diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1001.csv b/Bangla_fin_news_articles/1001.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ce1cdc8def9b55c7f34bf45d557dcdafade117e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1001.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1001,সিলেটে ডিবিএল গ্রুপের ইন্ডাষ্ট্রিয়াল পার্কের যাত্রা শুরু,2021-08-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিলেটের শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চলে আনুষ্ঠানিকভাবে ডিবিএল ইন্ডাষ্ট্রিয়াল পার্কএর যাত্রা শুরু হয়েছে। দশটি ইউনিটের মাধ্যমে ডিবিএল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের পাশাপাশি প্রায় ছয় হাজার লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ করবে বলে জানা গেছে।আজ রবিবার ২২ আগস্ট রাজধানী সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস এই ইন্ডাষ্ট্রিয়াল পার্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।এসময় তিনি বলেন একশটি অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্মাণ আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি স্বপ্ন। এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বিপ্লব আরো গতিশীল হবে। তিনি আরও বলেন বাংলাদেশের শিল্পের ধারবাহিক বিকাশে সরকার সব ধরনের অবকাঠামোগত ও নীতি সহায়তা করতে প্রস্তুত এবং তা করতে যথেষ্ট আগ্রহী। ডিবিএল গ্রুপের এই বিনিয়োগ দেশীয় শিল্পের বিকাশে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান সিনিয়র সচিব শেখ ইউসুফ হারুন বলেন স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এসে দেশ এখন অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে সমৃদ্ধির পথে। উন্নয়নের তাক লাগানো সব চমকে বাংলাদেশ এখন গোটা বিশ্বের কাছে অনন্য দৃষ্টান্ত। শিল্পবাণিজ্যসহ সব খাতের ক্রমবর্ধমান বিকাশে দুরন্ত গতিতে ছুটে চলেছে দেশের অর্থনীতি। দেশে শিল্পবাণিজ্যের অবদান বাড়ছে এই খাতের বিকাশ ঘটেছে বহুগুণ। বেজা সেই বিকাশকে আরও বেশি বেগবান করতে উদ্যোগী ভূমিকা পালন করেছ। দেশব্যাপী ১০০ টি অর্থণৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সে অভিষ্ট লক্ষ্যেই এগুচ্ছে। ডিবিএল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক এই বিকাশমান ধারার আরেকটি ধাপ। এই অর্থনৈতিক অঞ্চল গুলোতে ২০৩০ সালের মধ্যে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে সরকার।ডিবিএল গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এম. এ. জাব্বাব বলেন বাংলাদেশ অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি রোল মডেল হিসেবে মাথা তুলে দাড়িয়েছে। এর পিছনে রয়েছে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার এবং সঠিক জায়গায় বিশাল বিনিয়োগ। ডিবিএল গ্রুপের লক্ষ্য এই উন্নয়নের জোয়ারে অংশ নিয়ে বাংলাদেশকে শিল্প বিপ্লবের দিকে আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে। সেই লক্ষ্যেই ডিবিএল গ্রুপ ডিবিএল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের যাত্রা শুরু করেছে।তিনি আরো বলেন ডিবিএল গ্রুপ সব সময়ই প্রথাগত ব্যবস্যার পদ্ধতিতে থেমে না থেকে বহুমাত্রিক প্রযুক্তি নির্ভর অটোমেটেড প্লাটফর্মের জায়গা গুলোতেও বিনিয়োগ করেছে। ডিবিএল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক আমাদের দীর্ঘ পথযাত্রায় আরো ভূমিকা রাখবে।সিলেটের শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চল বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কতৃপক্ষ বা বেজা। এই অর্থনৈতিক অঞ্চলের ১৬৭.৬ একর জায়গা বরাদ্ধ পেয়ে এক বিশাল শিল্পপার্ক প্রতিষ্ঠা করছে ডিবিএল গ্রুপ। ডিবিএল অর্থনৈতিক অঞ্চলে থাকছে টেক্সটাইল ও সিরামিক শিল্পসহ অন্যান্য শিল্পে মোট ১০টি ইউনিট। ইউনিটগুলো হলো জিনাত টেক্সটাইল মিলস্ লি স্পিনিং ইউনিট রিসাইকেল পলিএস্টার ইউনিট সিরামিক টাইলস ইউনিট স্যানিটারি ওয়ার ইউনিট সিরামিক ফ্রিট ইউনিট ফ্লোট গ্লাস ইউনিট গ্লাস প্রসেসিং ইউনিট ড্রাই মর্টার ইউনিট ফসেট ইউনিট। এই ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কটি থেকে ৫০০ মিলিয়ন ডলার বার্ষিক টার্নওভার লাভের আশা করা হচ্ছে ।ডিবিএল ৪৩.৫ টন ক্ষমতা সম্পন্ন একটি বিশ্বমানের টেক্সটাইল মিল নির্মানের পরিকল্পনা করছে যেখানে টেক্সটাইল শিল্পের বিভিন্ন চাহিদা পূরনের জন্য প্রতিদিন ৩৫ টন সূক্ষ্ম তুলা সুতা ও ৮.৫ টন রটার সুতা উৎপাদন করা হবে উৎপাদন ব্যবস্থাকে দ্বিগুণ করার জন্য এই মিলটিকে ভবিষ্যতে সম্প্রসারিত করা হবে । এই ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কটিতে ১৮ টন ক্ষমতা সম্পন্ন একটি রিসাইকেল পলিয়েস্টার ইউনিটও থাকছে যা অন্যান্য স্পিনিং মিলের জন্য কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত স্টেপল ফাইবার তৈরি করবে।ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কটিতে আরও থাকছে একটি সুবিশাল সিরামিক ফ্যাক্টরি যা দুইটি ভিন্ন উৎপাদন ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রতিদিন ৪০০০০ বর্গমিটার আয়তনের ফ্লোর ও দেয়ালের টাইলস তৈরি করবে। এছাড়াও সিরামিক কারখানা গুলোতে সিরামিক গ্লেজ প্রস্তুত করার বিশেষ উপাদান সিরামিক ফ্রিট তৈরির জন্য ৯৯ টন ক্ষমতা সম্পন্ন একটি কারখানা থাকছে । যা সিরামিক শিল্প কারখানা গুলোতে বহুল ব্যবহৃত একটি গুরুত্বপূর্ন পার্কের সাথে সংশ্লিষ্ট ডিবিএল এর সবচেয়ে বড় প্রকল্প গুলোর মধ্যে অন্যতম তাদের সুবিশাল টেক্সটাইল মিলটিতে থাকছে দুইটি স্পিনিং ফ্যাক্টরি। ভার্টিকালভাবে সমন্বিত এই দুইটি টেক্সটাইল মিলের মাধ্যমে উৎপাদিত পন্য পৌঁছে যাবে এইচ এন্ড এম জর্জ পুমা ইস্পিরিট জিস্টার ডেকাথলন টম টেইলরের মত বিশ্ববিখ্যাত সব নামি দামি ব্র্যান্ডের কাছে ।অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ আখতার হোসেন ডিবিএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াহেদ ভাইস চেয়ারম্যান এম. এ. রহিম উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. এ. কাদেরসহ বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বেজা এর উর্দ্ধতণ কর্মকর্তাগণ ডিবিএল গ্রুপএর বিভিন্ন ইউনিটের উর্দ্ধতণ কর্মকর্তাগণসহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1002.csv b/Bangla_fin_news_articles/1002.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2b7acc40ae1e181b313ad044c59ab30a5765faa8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1002.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1002,আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম,2021-08-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধি ও চাহিদার তুলনায় দেশে আমদানি কম হওয়ায় দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েছে। সব মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে এক হাজার ৫১৬ টাকা করে বেড়েছে। এতে দেশের বাজারে ভালোমানের প্রতি ভরি সোনার দাম বেড়ে দাঁড়াচ্ছে ৭৩ হাজার ৪৮৩ টাকায়।রবিবার ২২ আগস্ট বাজুসের সভাপতি এনামুল হক খান ও সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। আজ থেকে সোনার এ নতুন দর কার্যকর হবে।বাজুস জানিয়েছে করোনার কারণে বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েছে। একইসঙ্গে আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট বন্ধ থাকা আমদানি পর্যায়ে শুল্ক জটিলতা উপকরণ কর রেয়াত ও বিভিন্ন দাপ্তরিক জটিলতায় গোল্ড ডিলাররা স্বর্ণবার আমদানি করতে পারছেন না। চাহিদার বিপরীতে যোগান কম থাকায় দেশীয় বুলিয়ন ও পোদ্দার মার্কেটেও স্বর্ণের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে।তাই বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২২ আগস্ট থেকে বাংলাদেশের বাজারে স্বর্ণ ও রুপার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1003.csv b/Bangla_fin_news_articles/1003.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2094b9b13a6cbf54fa2cc2df493349affc0caf4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1003.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1003,লেনদেন কিছুটা কমলেও মূলধন ১৮০০ কোটি টাকা ফিরেছে,2021-08-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদায়ি সপ্তাহে চার কার্যদিবস লেনদেন হয়েছে শেয়ারবাজারে। এর মধ্যে দুই কার্যদিবসেই পতন হয়েছে। বাকি দুই কার্যদিবসে উত্থান হলেও সপ্তাহ শেষে টাকার পরিমাণে লেনদেন আগের সপ্তাহ থেকে কিছুটা কমেছে। সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বাজার মূলধন ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা ফিরেছে।জানা গেছে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৪৭ হাজার ৮৬৮ কোটি ৬৬ লাখ ৯২ হাজার টাকা। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৪৯ হাজার ৭২১ কোটি ৬২ লাখ ৪ হাজার টাকা। অর্থাত্ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীদের ১ হাজার ৮৫২ কোটি ৯৫ লাখ ১২ হাজার টাকা বাজার মূলধন ফিরেছে।বিদায়ি সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ১০ হাজার ৩১১ কোটি ৮৫ লাখ ২৫ হাজার ৫৯৫ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১০ হাজার ৬৫৪ কোটি ১৭ লাখ ৬৭ হাজার ৯০৭ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ৩৪২ কোটি ৩২ লাখ ৪২ হাজার ৩১২ টাকা বা ৩ দশমিক ২১ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬১ দশমিক ২৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৯১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৭৬০ দশমিক ৬২ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২ দশমিক ৩০ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪৬১ দশমিক ৩৪ পয়েন্টে। তবে ডিএসই৩০ সূচক ৪ দশমিক ০৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২৪২৩ দশমিক ৫৫ পয়েন্টে। সূচক মূলধনে নতুন রেকর্ড ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন ....বিদায়ি সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২২৪টির বা ৫৯ দশমিক ২৬ শতাংশের কমেছে ১৪৩টির বা ৩৭ দশমিক ৮৩ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির বা ২ দশমিক ৯২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই বিদায়ি সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৪০৭ কোটি ৩৩ লাখ ৬৯ হাজার ৯৪৬ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৪০৮ কোটি ৩৯ লাখ ৩৭ হাজার ২৬২ টাকার। অর্থাত্ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১ কোটি ৫ লাখ ৬৭ হাজার ৩১৬ টাকা কমেছে। সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৯৭ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ০১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯৭১৩ দশমিক ২৪ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ১১৮ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ০১ শতাংশ সিএসই৩০ সূচক ৮৫ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৫৯ শতাংশ সিএসই৫০ সূচক ৯ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৬৭ শতাংশ এবং সিএসআই ৯ দশমিক ০৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১৮২০ দশমিক ৫২ পয়েন্ট ১৪৪৭৮ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট ১৪২৭ দশমিক ৯০ পয়েন্ট এবং ১২৪৭ দশমিক ০৪ পয়েন্টে।সপ্তাহ জুড়ে সিএসইতে ৩৪৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৮০টির বা ৫২ দশমিক ৩৩ শতাংশের দর বেড়েছে ১৪৩টির বা ৪১ দশমিক ৫৭ শতাংশের কমেছে এবং ২১টির বা ৬ দশমিক ১০ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1004.csv b/Bangla_fin_news_articles/1004.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b03844c7bab4d409f3232194ab7d9c67d3d0bed5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1004.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1004,বীর মুক্তিযোদ্ধা ভাতা এখন সোনালী ব্যাংকে,2021-08-21,বিশেষ প্রতিনিধি,এখন থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি ভাতা উপজেলা সমাজসেবা অফিসের পরিবর্তে প্রক্রিয়া করবে সোনালী ব্যাংক। এ জন্য ভাতা বিতরণ নীতিমালায় সংশোধন আনা হয়েছে। শনিবার মুক্তযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বিতরণ সহজ করতে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তাদের এক অনলাইন প্রশিক্ষণ কর্মশালা হয়। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক কর্মশালা উদ্বোধন করেন। এ সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউর রহমান প্রধানসহ ব্যাংকের সকল শাখার ব্যবস্থাপকসহ প্রায় দুই হাজার কর্মকর্তা ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন। মন্ত্রী বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকল সেক্টরের মতো বীর মুক্তিযোদ্ধারাও ডিজিটাল সেবার আওতায় এসেছেন। ইতোমধ্যে জিটুপি গভর্নমেন্ট টু পারসন পদ্ধতিতে মুক্তিযোদ্ধাদের সকল ভাতা সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হচ্ছে। ফলে ভাতা প্রক্রিয়ার কাজে মুক্তিযোদ্ধাদের আর উপজেলা সমাজসেবা অফিসে যেতে হবে না।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1005.csv b/Bangla_fin_news_articles/1005.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..82c890daab4c457bc732ebc9c168801bd39d5c6e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1005.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1005,কমেছে দুর্ভোগ বেড়েছে স্বচ্ছতা,2021-08-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগে ভাতা আনতে সকালে গিয়ে ব্যাংকের লাইনে দাঁড়াতাম। টাকা পেতে বিকেল হয়ে যেত অনেক সময় ওইদিন পাওয়া যেত না। আরেকদিন যেতে হত। আবার বাড়ি থেকে ব্যাংকে যেতে ৪০৫০ টাকা খরচ হতো। আর এখন এই ভাতা আনতে কোথাও যেতে হয় না। আমার মোবাইল ফোনেই চলে আসে। সুবিধামতো এজেন্টের কাছে গিয়ে টাকা তুলে নিয়ে আসি। ইত্তেফাকের সঙ্গে আলাপকালে এভাবেই বলছিলেন ধামরাইয়ের যাদুরচরের বয়োবৃদ্ধ রেখা রানী পাল। গত ৬ মাস ধরে এমএফএসের মাধ্যমে বয়স্ক ভাতা পাচ্ছেন এই নারী।বর্তমানে বয়স্ক প্রতিবন্ধী বিধবা ও প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের ভাতা বিতরণ করা করা হচ্ছে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস এমএফএসের মাধ্যমে। সরকারের তালিকায় থাকা ৮৮ লাখ মানুষ এই সেবার আওতায় এসেছেন। এর মধ্যে ৭৬ লাখ মানুষের কাছে সরাসরি এবং ১২ লাখ মানুষের কাছে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে এই ভাতা যাচ্ছে। এর ৭৫ ভাগই যাচ্ছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস নগদের মাধ্যমে।গ্রামের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী কিভাবে ডিজিটাল সেবার আওতায় এসেছে তা দেখতে সরেজমিনে গত মঙ্গলবার ধামরাইয়ের যাদুরচর ইউনিয়নে গেলে ওয়ার্ড কাউন্সিলর হারুন খান ইত্তেফাককে বলেন এমএফএসে এখন ভাতা বিতরণ করায় আমাদের কষ্টও অনেক কমে গেছে। আগে ব্যাংকে ভাতা আসলে আমাদের প্রত্যেকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে খবর দিতে হতো। পরদিন সবাই ধারমরাইয়ে গিয়ে সোনালী ব্যাংকে লাইনে দাঁড়াতো। গরমে ঘেমে তাদের এই টাকা তুলতে অনেক কষ্ট করতে হতো। ব্যাংকের লোকজনও এদের সামাল দিতে হিমশিম খেতেন। আর এখন যার টাকা তার মোবাইলে চলে যাচ্ছে। ফলে অপব্যবহারও অনেক কমে গেছে। কমেছে দুর্ভোগ বেড়েছে স্বচ্ছতা ....শুধু যে মানুষের কষ্ট কমেছে তা নয় বেড়েছে স্বচ্ছতাও। এমএফএসের মাধ্যমে টাকা যাওয়া শুরু হওয়ার পর ৮৭ হাজার মানুষ তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন। অর্থাৎ এই টাকাগুলো অপব্যবহার হতো। বর্তমানে বয়স্ক ও বিধবারা মাসে ৫০০ টাকা করে প্রতিবন্ধীরা ৭৫০ টাকা এবং প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা সাড়ে ৭শ টাকা থেকে পর্যায়ক্রমে এক হাজার ৩০০ টাকা পর্যন্ত পাচ্ছেন। বর্তমানে এমএফএসে যে ভাতা বিতরণ করা হচ্ছে তার ৭৫ ভাগই নগদের মাধ্যমে আর ২৫ ভাগ যাচ্ছে বিকাশে। বাংলাদেশ ব্যাংকে থাকা এই টাকা সরাসরি গ্রাহকের কাছে চলে যাচ্ছে। পাশাপাশি এই টাকা তুলতে যে খরচ হচ্ছে সেটাই টাকার সঙ্গে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে।ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ইত্তেফাককে বলেন আমরা যখনই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা বলেছি তখনই তিনি বলেছেন ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধা যেন গ্রামের মানুষও পান। একেবারে সুবিধাবঞ্চিত মানুষকেও এই সরকার ডিজিটাল সেবার আওতায় এনেছে। এতে কিছু দুর্নীতিও অনেকটাই কমে গেছে। কারণ কারও মাধ্যমে হাত দিয়ে টাকা বিতরণ করলে নয়ছয় হওয়ার একটা সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু যার টাকা যদি তার মোবাইলে চলে যায় তাহলে সেখানে দুর্নীতির কোন সুযোগ থাকে না। আমরা শুধু ডিজিটাল সেবা না সরকারী এই ভাতার স্বচ্ছতাও নিশ্চিত করেছি।সরেজমিনে ঢাকার অদূরে হেমায়েতপুরে কথা হয় এক হাত না থাকা হাসান খন্দকারের সঙ্গে। ইত্তেফাককে তিনি জানালেন আমার একটি হাত নেই। ঠিকমতো কোন কাজ করতে পারি না। এর জন্য সরকার যে প্রতিমাসে সাড়ে ৭শ টাকা দেয় তাতে আমি খুবই সন্তুষ্ট। তবে ভাতার এই টাকা একটু বাড়ানোর অনুরোধও তার। তিনি বলেন আগে এই ভাতার টাকা পেতে সাভারে যেতে হতো। ইজিবাইকেও গেলে আসাযাওয়া মিলে ৬০ টাকা খরচ হয়ে যেত। ব্যাংকে সকালে গিয়ে লাইলে দাঁড়ালেও টাকা পেতে বিকেল হয়ে যেত। এখন আমার নিজের মোবাইলে এই টাকা আসে। কষ্টও অনেক কমে গেছে।সমাজসেবা অধিদফতরের মহাপরিচালক শেখ রফিকুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন ৮৮ লাখ মানুষকে ডিজিটাল সেবার মধ্যে আনতে আমাদের প্রচণ্ড পরিশ্রম করতে হয়েছে। গত জানুয়ারিতে এই সেবা শুরু হলেও তার আগের ৬ মাস আমাদের মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের দিনরাত পরিশ্রম করতে হয়েছে। কেউ ফোন নম্বর ভুল দিয়েছেন কারও ফোনই নেই কেউ ব্যবহার জানে না কেউ পাসওয়ার্ড মনে রাখতে পারে না এমন অসংখ্য সমস্যা ছিল এই সেবা চালু করতে। শেষ পর্যন্ত আমাদের কর্মীরা সফলভাবে এটা করতে পেরেছে। অবশ্য নগদের যারা আমাদের সঙ্গে এই সেবা চালু করতে কাজ করেছেন তারাও নিরলসভাবে পরিশ্রম করে গেছেন।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1006.csv b/Bangla_fin_news_articles/1006.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..10acc5714f2376cbd2a95c996fe64f9bc46fa713 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1006.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1006,তালায় টমেটো চাষিদের মুখে হাসি নেই,2021-08-21,তালা সাতক্ষীরা সংবাদদাতা,করোনা ও লকডাউনের কারণে দাম কম থাকায় উৎপাদিত সবজি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তালা উপজেলার নগরঘাটা এলাকার চাষিরা। গত বছর যে টমেটো ৬০৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছে তা এখন বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। এলাকার অধিকাংশ কৃষক সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে ব্রকলি লাল বাঁধাকপি উন্নত জাতের উচ্ছে কুল ও গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষাবাদ করে দেশের মানুষের কাছে সাতক্ষীরা জেলাকে আলাদাভাবে পরিচিত করিয়েছে কুড়িয়েছে অনেক সুনাম। কিন্তু করোনা ও লকডাউনের কারণে দাম কম থাকায় সেই চাষিদের মুখে এবার হাসি নেই।নগরঘাটা এলাকার আব্দুর রশিদ সরদার রেজাউল সরদার শেখ শাহীনসহ কয়েকজন চাষি বলেন গত বছর টমেটো ৬০৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও এবছর তা বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৩০ থেকে ৩৫ টাকা কেজি দরে। এছাড়া জেলার বাইরে রপ্তানিতে যানবাহন খরচ বেড়েছে বেড়েছে সারকীটনাশকের দাম। বিঘা প্রতি প্রায় টমেটো চাষে খরচ হয় প্রায় দেড় লাখ। এবার উৎপাদন খরচই কোন রকম উঠবে কিনা তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। তবে স্বল্প সুদে কৃষিঋণ পেলেও তাদের চিন্তা কিছুটা কম থাকতো বলে জানান চাষিরা। ....এদিকে বিগত ২০১৯ সালের ৩ অক্টোবর তালা উপজেলার নগরঘাটা ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রীষ্মকালীন টমেটো ক্ষেত পরিদর্শন করেছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক। কৃষিমন্ত্রীর দেয়া সেই আশ্বাস কতটা উদ্যমী করেছিল কৃষকদের সেটা নগরঘাটা ইউনিয়নের মাঠ ও মাছের ঘেরে উৎপাদিত কাঁচামাল তরকারি দেখলেই বোঝা যায় বলে জানান এলাকাবাসী। তালা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা খাতুন জানান করোনা ও লকডাউনের কারণে চাষিরা তাদের উৎপাদিত সবজির দাম কিছুটা কম পাচ্ছেন। দ্রুত এটি ঠিক হয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1007.csv b/Bangla_fin_news_articles/1007.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1275405707e8d7f6d6f276016d2d2f1c1ae44713 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1007.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1007,শোক দিবসে সাজিদা ফাউন্ডেশনের খাদ্য বিতরণ,2021-08-20,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জাতীয় শোক দিবস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে মাসব্যাপী দরিদ্র পরিবারের মধ্যে খাদ্য বিতরণ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে সাজিদা ফাউন্ডেশন।৯ ও ১১ আগস্ট দুটি ভাগে ঢাকা গাজীপুর ও চাঁদপুরে শুরু হওয়া কর্মসূচির উদ্বোধন করেন মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি কর্তৃপক্ষের এমআরএ নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান মো ফশিউল্লাহ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক কে এম তারিকুল ইসলাম সাজিদা ফাউন্ডেশনের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. ফজলুল হকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।মো. ফশিউল্লাহ বলেন স্বাধীনতার ৫০ বছর উদযাপনের সঙ্গে সঙ্গে আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করি। তাকে সম্মানিত করার জন্য সাজিদার প্রচেষ্টা প্রশংসিত। সাজিদা ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদা ফিজা কবির বলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মহৎ কাজগুলো স্মরণ করতে খাদ্য বিতরণ করার উদ্যোগ নিয়েছি। কোভিড১৯ মহামারিকালে প্রান্তিক মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সঙ্গে মিল রেখে এই উদ্যোগ।এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরোর মহাপরিচালক কে এম তারিকুল ইসলাম বলেন জাতির উন্নয়নে নিযুক্ত হওয়া সব সময় আমাদের জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল। সাজিদা ফাউন্ডেশনের এই উদ্যোগ তার স্বপ্ন পূরণে কাজ করছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1008.csv b/Bangla_fin_news_articles/1008.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c8d8276ef0ddaf9d4dafe76c16eb01f8ef980cfd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1008.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1008,ছাড়ের সুবিধা দিলেও বাড়ছে খেলাপি ঋণ,2021-08-20,রেজাউল হক কৌশিক,করোনাভাইরাসের প্রকোপ এখনো কমেনি। এতে স্বাস্থ্যগত দিকের পাশাপাশি অর্থনীতিও ব্যাপকহারে ক্ষতিগ্রস্ত। মন্দা কাটিয়ে উঠতে সময় লাগবে বলেই মনে করছেন উদ্যোক্তা ও শিল্পপতিরা। যদিও সরকার এ অবস্থা থেকে উত্তরণে চেষ্টা চালাচ্ছে। প্রণোদনার ব্যবস্থা করেছে সরকার। অবশ্য সে প্রণোদনা প্রাপ্তি বা ব্যবহার নিয়ে আছে নানা প্রশ্ন। সরকারের দেওয়া সুবিধার মধ্যে সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো ব্যাংক ঋণ পরিশোধের সময় বৃদ্ধি। এ সুবিধা দেওয়ার পরও বেড়েছে খেলাপি ঋণ। গেল জুন মাস শেষে ব্যাংকিং খাতে মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৮ হাজার ১৬৪ কোটি টাকা। যা মোট ঋণের ৮ দশমিক ৬১ ভাগ। তিন মাস আগে অর্থাৎমার্চ শেষে যা ছিল ৯৫ হাজার ৮৫ কোটি টাকা। যা মোট বিতরণ হওয়া ঋণের ৮ দশমিক ০৭ ভাগ। ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ ছিল ৮৮ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা যা মোট ঋণের ৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ। সে হিসাবে খেলাপি ঋণ বেড়েছে। অবশ্য আগের বছরের জুন মাস শেষে মোট বিতরণ হওয়া ঋণের মধ্যে খেলাপি ঋণ ছিল ৯ দশমিক ১৬ শতাংশ। সে হিসাবে গত এক বছরে খেলাপি ঋণ শূন্য দশমিক ৫৫ শতাংশীয় পয়েন্ট কমেছে। এবার ঘুষ কেলেঙ্কারি তদন্তে কমিটি গঠন করলো বাংলাদেশ ব্যাংক ..বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২১ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিক অর্থাত্ জুন শেষে ব্যাংকিং খাতের মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৩৯ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপিতে পরিণত হয়েছে ৯৮ হাজার ১৬৪ কোটি টাকা যা মোট বিতরণ করা ঋণের ৮ দশমিক ৬১ শতাংশ।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1009.csv b/Bangla_fin_news_articles/1009.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..00136818bd760e937760e26a481acd481ca32493 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1009.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1009,বেটার্মিনালের কাজ শুরু হবে ২০২৪ সালে,2021-08-20,চট্টগ্রাম অফিস,চট্টগ্রাম বন্দরের চার গুণ বেশি সক্ষমতার বেটার্মিনালে কাজ শুরু হবে ২০২৪ সালে। এর মধ্যে একটি চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণ করবে। বাকি দুটি পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশীপ পিপিপি পদ্ধতিতে বিদেশি উদ্যোক্তাদের সহায়তায় নির্মিত হবে। ইতোমধ্যে সিঙ্গাপুর পোর্ট অথরিটির পিএসএ সঙ্গে জিটুজি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। এছাড়া ডিপি ওয়ার্ল্ড ডেনমার্ক চায়না থেকে বিনিয়োগকারীরা বাকি দুটি টার্মিনাল নির্মাণের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। বে টার্মিনাল নিয়ে রোববার প্রধানমন্ত্রীর দফতরে বৈঠক ...নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী পিপিপি অথরিটি ও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ গতকাল বৃহস্পতিবার সমুদ্রপথে এবং উপকূলীয় এলাকা সরজমিনে পরিদর্শন করেন। সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধি দল প্রকল্প এলাকায় সাংবাদিকদের পুরো বেটার্মিনাল প্রকল্পের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। বেটার্মিনাল প্রকল্পের জন্য ইতিমধ্যে ৬৮ একর বেসরকারি ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। সরকারি খাস ৮০৪ একর জমি ইতিমধ্যে বন্দর কর্তৃপক্ষের নিকট হস্তান্তরের জন্য ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াওবিপুল পরিমাণ জমি সমুদ্র থেকে ভরাটের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে। চট্টগ্রাম বন্দরে যেখানে বর্তমানে সাড়ে ৯ মিটার গভীরতার জাহাজ ভিড়ে। বেটার্মিনালে সেক্ষেত্রে সাড়ে ১২ মিটার গভীরতার জাহাজ ভিড়তে পারবে। বেটার্মিনালের কর্মকাণ্ড ২৪ ঘণ্টা চলবে। কিন্তু চট্টগ্রাম বন্দরে শুধু জোয়ারভাটার ওপর নির্ভর করে দিনের বেলায় জাহাজ চলাচল করে থাকে। গতিহারা বেটার্মিনাল প্রকল্প ..চট্টগ্রাম বন্দরসংলগ্ন পতেঙ্গার সমুদ্র উপকূলে বেটার্মিনালের প্রায় ছয় কিলোমিটার এলাকা পরিদর্শন শেষে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন পদ্মা সেতু মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর ও পায়রা বন্দরের ন্যায় বেটার্মিনালও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের অগ্রাধিকার প্রকল্প। সুতরাং এ প্রকল্প বাস্তবায়নে অর্থের কোনো সংকট হবে না। এটি সমন্বিত উদ্যোগে দ্রুত বাস্তবায়নে পুরো টিম কাজ করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে বেশকিছু ভরাট কাজ সম্পন্ন হয়েছে। দেশের স্বার্থের কথা চিন্তা করে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন হবে। তিনি বলেন বেটার্মিনাল ২০২৪ সালের মধ্যে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে সবাই কাজ করছেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1010.csv b/Bangla_fin_news_articles/1010.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b100ed2b3f42a69de29d79a1d9125d0f886d1b4f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1010.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1010,সোয়াপে পুরোনো পণ্য বিক্রির মূল্য ‘নগদ’এ নিলেই বোনাস,2021-08-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা পরিস্থিতিতে গ্রাহকদের কথা চিন্তা করে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ ও রিকমার্স ব্র্যান্ড সোয়াপ নিয়ে এসেছে দারুণ ক্যাম্পেইন। চয়েস ইজ ইওরস নামের এই ক্যাম্পেইনে পুরোনো পণ্যের মূল্য নগদএ নিলেই গ্রাহকেরা পাবেন ১০ থেকে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত আকর্ষণীয় বোনাস।সোয়াপে চলমান নগদ ডিলএ বেশি লাভ অফারে গ্রাহকেরা এখন ঘরে বসেই মোবাইল ফোন ল্যাপটপ বাইক গাড়ি এবং ফার্নিচার ক্রয়বিক্রয়সহ পুরানো জিনিসপত্র বদল করতে পারবেন। পণ্য বিক্রির ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সোয়াপের পিকআপ ম্যান গ্রাহকদের বাসা থেকে পুরোনো পণ্যটি সংগ্রহ করে নেবেন।নগদ ডিলএ বেশি লাভ এই অফারটি চলবে আগামী ৩১ আগস্ট ২০২১ পর্যন্ত। গ্রাহকেরা বোনাসের টাকা পণ্য বিক্রির ৩০ কার্যদিবস পর নিলে পাবেন সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ বা ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত বোনাস। ১৫ কার্যদিবস পর নিলে ২০ শতাংশ বা ২০ হাজার টাকা বোনাস। আর তাৎক্ষণিক নিলে পাবেন ১০ শতাংশ বা ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত বোনাস।করোনা পরিস্থিতে অর্থনীতিতে অবদান রাখা বাংলাদেশের প্রথম এবং একমাত্র এই রিকমার্স ব্র্যান্ডটি মনে করে পুরোনো মানে ফেলনা নয় পুরোনো মানে সম্পদ। করোনাকালীন এই দুর্যোগেও প্রতিষ্ঠানটি দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে বদ্ধপরিকর।সোয়াপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পারভেজ হোসেন বলেন সোয়াপ বিশ্বাস করে পুরোনো মানে ফেলনা নয় পুরোনো মানেই সম্পদ। পুরোনো জিনিস পুনরায় ব্যবহার করে দেশের ইলেক্ট্রনিক বর্জ্য কমিয়ে অর্থনীতিতে অবদান রাখতে সোয়াপ বদ্ধপরিকর।এ বিষয়ে নগদএর প্রধান বিপণন কর্মকর্তা সিএমও শেখ আমিনুর রহমান বলেন নগদ দেশীয় যেকোনো উদ্যোগের সঙ্গে থাকাটা জরুরি মনে করে। কারণ নগদ নিজেও একটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান। সোয়াপের এই অফারের মাধ্যমে ক্রেতা ও বিক্রেতা যেন উপকৃত হন সেই মাধ্যম হিসেবে নগদ একটা ভূমিকা রাখার চেষ্টা করবে। কারণ দেশি নগদএ বেশি লাভ।এই ক্যাম্পেইনটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে গ্রাহকেরা . এই লিংকে ভিজিট করতে পারেন।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1011.csv b/Bangla_fin_news_articles/1011.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8d7a885c579b8776b2a9358e89a13ad054375a49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1011.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1011,কোভিডে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় গ্রামীণফোন কর্মীরা,2021-08-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কোভিড১৯ মোকাবিলায় ধারাবাহিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ব্র্যাকের ডাকছে আবার দেশ উদ্যোগের সাথে যুক্ত হয়ে ৩৩ হাজার ৩শর অধিক পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান শেষ করেছে গ্রামীণফোন। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা এই উদ্যোগে এগিয়ে এসেছেন এবং তাদের মাসিক বেতন থেকে আলাদাভাবে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন।এই উদ্যোগটি গ্রামীণফোনের কোভিড১৯ রেসপন্স বিষয়ক কার্যক্রমের অংশ। প্রতিষ্ঠানটি বৈশ্বিক মহামারির মারাত্মক প্রভাব মোকাবিলায় বিশেষ করে লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াতে ও সমাজকে সহায়তায় ধারাবাহিক নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকে যেসব অসহায় পরিবার দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাস করছেন এবং দৈনিকমজুরির ওপর নির্ভর করে বেঁচে আছেন তাদের পাশে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে ডাকছে আবার দেশ সহায়তা কার্যক্রমের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।যারা কোভিড১৯ বিপর্যয়ের ফলে সামাজিক ও আর্থিকভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাদের পাশে দাঁড়িয়ে সাহস দিতে দেশের এই সঙ্কটকালীন সময়ের শুরু থেকে প্রযুক্তি সেবা প্রদানে শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ও ডিজিটাল বাংলাদেশের কানেক্টিভিটি পার্টনার গ্রামীণফোন এবং শীর্ষস্থানীয় উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক পার্টনারশিপ করেছে। এই উদ্যোগ সমাজের স্বচ্ছল ব্যক্তিদের এই মানবিক সঙ্কটের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এবং দেশকে সচল রাখতে তাদর সক্ষমতা অনুযায়ী অবদান রাখতে উৎসাহিত করছে।গত ১৬ জুলাই অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে ব্র্যাকের সাথে যুক্ত হওয়ার ঘোষণা দেয় গ্রামীণফোন এবং এখন পর্যন্ত মোবাইল আর্থিক সেবার মাধ্যমে ৩৩ হাজার ৩৩৩ পরিবার আর্থিক সহায়তা পেয়েছেন। গ্রামীণফোনের আর্থিক সহায়তায় মাধ্যমে এই অর্থ বিতরণ কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। পরবর্তীতে দেশের ডাকে সাড়া দিতে গ্রামীণফোনের কর্মীরাও এগিয়ে এসেছেন এবং সমাজের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে এই উদ্যোগের সাথে যুক্ত হয়েছেন।কোভিড সঙ্কট উত্তরণে গত বছর গ্রামীণফোন ও ব্র্যাক যৌথভাবে এক লাখের বেশি পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে। ডাকছে আমার দেশএর পাশাপাশি স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত সম্মুখসারির করোনা যোদ্ধাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজিএইচএস সাথে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে গ্রামীণফোন ৫০০০০ মেডিকেলগ্রেড পিপিই প্রদান করেছে এবং বাংলাদেশ চ্যালেঞ্জ আমার ঘরে আমার স্কুল এর মতো উদ্যোগ আয়োজনে এবং জনগণের মাঝে কোভিড১৯ সংক্রান্ত স্বাস্থ্য সচেতনতা তৈরি করতে এটুআই বিটিআরসি ইউনিসেফ এবং বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা ডব্লিউএইচও এর মতো বিভিন্ন সরকারিবেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সাথে পার্টনারশিপ করেছে।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1012.csv b/Bangla_fin_news_articles/1012.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..535ffcdb09cc2313d24b110ba6986ac9425406a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1012.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1012,দেশের অর্থনীতি ভালো তাই পুঁজিবাজার চাঙ্গা অর্থমন্ত্রী,2021-08-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের পুঁজিবাজারে যে চাঙ্গাভাব দেখা যাচ্ছে তা অর্থনীতি ভালো থাকার ইঙ্গিত বহন করে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তার মতে দেশের অর্থনীতি ভালো থাকলে পুঁজিবাজারের অবস্থাও চাঙ্গা থাকে।বৃহস্পতিবার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ভার্চুয়াল সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে এই বৈঠক দুটি অনুষ্ঠিত হয়। শেয়ারবাজারে দুর্বল কোম্পানির মূল্য অনেক বেড়ে যাচ্ছে বিষয়টি কীভাবে দেখছেন জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিষয়টি দেখবেন। পুঁজিবাজারের যে মৌলিক বিষয় সেটি হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। দেশের অর্থনীতি যখন ভালো হবে পুঁজিবাজারের অবস্থাও চাঙ্গা থাকবে।ব্যাংকিং খাত নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন এখন ব্যাংক সেক্টর একটি ভালো অবস্থানে আসছে। আগে সরকারি ব্যাংকগুলো সরকার থেকে টাকা নিয়ে রিফাইন্যান্সিং করে চলতো। গত দুতিন বছর থেকে এর পরিবর্তন হয়েছে। এখন রিফান্ডিং করার কোনো ব্যবস্থা নেই। সরকারি ব্যাংকগুলোকে সুস্পষ্টভাবে আমরা বলে দিয়েছি আপনাদের আয় করেই ব্যয় করতে হবে। সেটিও তারা করে যাচ্ছে। সুতরাং সরকারি ব্যাংক ও বেসরকারি ব্যাংক সবাই একটু ভালো অবস্থানে আছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1013.csv b/Bangla_fin_news_articles/1013.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b3379cc1e15c4af252265c464b19dc8baad43d21 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1013.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1013,অনলাইন ভ্যাট রিটার্ন দাখিলে টানা ১০ বার প্রথম কুমিল্লা,2021-08-19,কুমিল্লা প্রতিনিধি,অনলাইন ভ্যাট রিটার্ন দাখিলে এবারও প্রথম হয়েছে কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট কমিশনারেটকুমিল্লা। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আওতাধীন দেশের ১২টি ভ্যাট কমিশনারেট দপ্তরের মধ্যে কুমিল্লা কমিশনারেট এ নিয়ে টানা দশবার শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে।বৃহস্পতিবার দুপুরে কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট কমিশনারেট দপ্তর কুমিল্লার কমিশনার মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন চৌধুরী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি আরও জানান গত বছরের আগস্ট মাস থেকে কুমিল্লা টানা দশবার শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে। গত জুলাই মাসে এখানে রিটার্ন দাখিল হয়েছে ১০ হাজার ১৯৭টি। এর মধ্যে ম্যানুয়াল ৮টি ও অনলাইনে ১০ হাজার ১৮৯টি রিটার্ন দাখিল হয়। জুলাই মাসে অনলাইনে রিটার্ন জমার শতকরা হার ৯৫ দশমিক ৩৩ শতাংশ। করোনাকালে এ কার্যালয়ের অধীন কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা নিরলসভাবে দায়িত্ব পালনের কারণে এ সাফল্য অর্জিত হয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1014.csv b/Bangla_fin_news_articles/1014.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9f7038545b1960a86a4cf77f6cefb3589df750e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1014.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1014,করোনাকালে সর্বকালের সর্বোচ্চ সঞ্চয়পত্র বিক্রি,2021-08-19,রেজাউল হক কৌশিক,করোনার কারণে পৃথিবীব্যাপী আর্থিক সংকট বিদ্যমান। আর এই সংকটের মধ্যেই বেড়েছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি। আগের অর্থবছরের চেয়ে তিন গুণ বেশি সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। করোনার সময়ে একদিকে মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি দেখা দিয়েছে অন্যদিকে রয়েছে কর্ম হারানোর আশঙ্কা।এমন পরিস্থিতিতে মানুষের আয় অনেক কমে গেছে। ফলে সঞ্চয়ও কমে যাওয়ার কথা। বাস্তবে ঘটেছে উলটোটা। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ এত বেড়েছে যে সর্বকালের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হলো এই করোনার সময়ে।সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকে সবচেয়ে নিরাপদ বিনিয়োগ বলা হয়। এ কারণে মানুষ এই মহামারির সময়ে ভবিষ্যত্ নিয়ে সঙ্কিত। এই সময়ে নিরাপদ জায়গায় বিনিয়োগ করাকে সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়েছে সাধারণ মানুষ। নিরাপদ জায়গা বিবেচনা ছাড়াও মুনাফার দিক থেকে ব্যাংকের চেয়ে বেশি পাওয়া যায় সঞ্চয়পত্র থেকে। ফলে বিনিয়োগকারীরা এ খাতেই বেশি ঝুঁকেছেন। বিদায়ি অর্থবছরে ২০২০২১ সরকার আগের অর্থবছরের চেয়ে তিন গুণ বেশি ঋণ নিয়েছে। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী বিদায়ি অর্থবছরে সরকার সঞ্চয়পত্র থেকে নিট প্রায় ৪২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে যা আগের অর্থবছরে ছিল ১৪ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা।জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের তথ্য বলছে সদ্য শেষ হওয়া ২০২০২১ অর্থবছরে ১ লাখ ১২ হাজার কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এর আগে কোনো বছরে এত বেশি সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়নি। সঞ্চয়পত্র বেশি বিক্রি হওয়ার কারণে সরকারের ওপর দায় বাড়ছে। এজন্য সরকার গত কয়েক বছর ধরেই সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমানোর জন্য নানা শর্ত জুড়ে দিয়েছে। অন্যদিকে গত দেড় বছর ধরে দেশে করোনার প্রকোপ চলছে। এমন পরিস্থিতিতেও প্রতি মাসেই সঞ্চয়পত্র বিক্রি বাড়ছে। পাঁচ মাসেই পুরো বছরের বিক্রি প্রথম আলো ...ছবি সংগৃহীতআগের অর্থবছরগুলোর হিসাব দেখলে দেখা যায় এর আগে সবচেয়ে বেশি সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছিল ২০১৮১৯ অর্থবছরে। ঐ অর্থবছরে ৯০ হাজার ৩৪২ কোটি ৩৯ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়। ২০১৯২০ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ৬৭ হাজার ১২৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকার। আর ২০১৭১৮ অর্থবছরে হয়েছিল ৭৮ হাজার ৭৮৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকার যেখানে ২০১৬১৭ অর্থবছরে বিক্রির পরিমাণ ছিল ৭৫ হাজার ১৩৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকার।অধিদপ্তরের তথ্যমতে গত অর্থবছরের সর্বশেষ মাস জুনে নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রির পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৫৭৪ কোটি টাকা। মে মাসে ছিল ২ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা এপ্রিল মাসে যা ছিল ১ হাজার ৫২৬ কোটি টাকা। এর আগে মার্চ মাসে নিট ঋণ এসেছিল ৩ হাজার ৮৯১ কোটি টাকা। ফেব্রুয়ারিতে ৩ হাজার ৬০৯ কোটি টাকা জানুয়ারিতে ৫ হাজার ২১৫ কোটি টাকা ডিসেম্বরে ১ হাজার ৪৪২ কোটি টাকা নভেম্বরে ৩ হাজার ৪০২ কোটি টাকা অক্টোবরে ৪ হাজার ৩৪ কোটি টাকা সেপ্টেম্বর মাসে ৪ হাজার ১৫২ কোটি টাকা আগস্টে ৩ হাজার ৭৪৬ কোটি টাকা এবং অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ৩ হাজার ৪০৮ কোটি টাকা নিট ঋণ এসেছিল সঞ্চয়পত্র থেকে।সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান আগে বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের সুদআসল পরিশোধের পর যা অবশিষ্ট থাকে তাকে নিট বিক্রি বলা হয়। বিক্রির ঐ অর্থ সরকারের কোষাগারে জমা থাকে এবং সরকার তা রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নে কাজে লাগায়। এর বিনিময়ে সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকদের প্রতি মাসে সুদ দিতে হয়। এ কারণে অর্থনীতির পরিভাষায় সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রিকে সরকারের ঋণ বা ধার হিসেবে গণ্য করা হয়। সঞ্চয়পত্র থেকে সরকার ঋণ নিলেও এই ঋণে বেশি সুদ দিতে হয়। তাই সরকার সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে জনগণকে নিরুত্সাহীত করতে সময়ে সময়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে থাকে। এবারের বাজেটে ২ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র বা পোস্টাল সেভিংস কিনতে হলে কর শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ নিরুত্সাহিত করতে সর্বশেষ ২০১৫ সালের মে মাসে সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের সুদের হার গড়ে ২ শতাংশ করে কমানো হয়েছিল। ঐ সুদহারই এখন পর্যন্ত বহাল আছে।সংশ্লিষ্টরা বলছেন ব্যবসাবাণিজ্যে মন্দা ব্যাংকে আমানতের সুদহার কম হওয়ায় সাধারণ মানুষ এখন সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে সবচেয়ে বেশি নিরাপদ মনে করছেন। তাই বিভিন্ন শর্ত পরিপালন করেও সঞ্চয়পত্রে ঝুঁকছেন বিনিয়োগকারীরা। আজও ব্যাংক বন্ধ ....ছবি আব্দুল গনিবাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক ঋণ ছাড়াও সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ করে থাকে সরকার। তবে সামাজিক সুরক্ষার কথা বিবেচনায় নিয়ে সঞ্চয়পত্রে তুলনামূলক বেশি মুনাফা দেয় সরকার। প্রতি মাসের বিক্রি থেকে আগে বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের সুদআসল পরিশোধের পর নিট ঋণ হিসাব হয়। এই অর্থ সরকার রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নে কাজে লাগায়।সঞ্চয়পত্র বিক্রির লাগাম টানতে ২০১৯২০ অর্থবছর থেকে এই খাতের বিনিয়োগে একের পর এক কড়াকড়ি আরোপ করতে থাকে সরকার। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের কড়াকড়ির পরেও কেন বিক্রি বাড়ছেএ বিষয়ে ব্যাংকাররা বলেছেন করনীতি কড়াকড়ি আরোপের পরও সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ অনেক বাড়ছে।আগের অর্থবছর পর্যন্ত ৫০ হাজার টাকার বেশি অর্থের সঞ্চয়পত্র কিনতে ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর টিআইএন সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা ছিল। চলতি অর্থবছর থেকে এই সীমা বাড়ানো হয়েছে। ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম দিন থেকে ২ লাখ টাকার কম অর্থের সঞ্চয়পত্র কিনতে টিআইএন সার্টিফিকেট লাগছে না। সাধারণত বাজেট ঘাটতি পূরণে সরকার দুই উেসর আশ্রয় নিয়ে থাকে। বিদেশি ও অভ্যন্তরীণ উত্স। চলতি অর্থবছরের ২০২১২২ বাজেটে অভ্যন্তরীণ উেসর ওপর নির্ভরতা কিছুটা কমিয়ে বৈদেশিক উেসর প্রতি নির্ভরতা বাড়ানো হয়েছে। অভ্যন্তরীণ খাত থেকে এবার ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৫৩ কোটি টাকা। অভ্যন্তরীণ খাতের মধ্যে ব্যাংক থেকে সরকার ঋণ নেবে ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা। আর জাতীয় সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ নেবে ৩২ হাজার কোটি টাকা। অন্যান্য খাত থেকে নেওয়া হবে ৫ হাজার ১ কোটি টাকা।বাজেটে বিদেশি উত্স থেকে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৭ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা। বৈদেশিক উৎসথেকে ঋণ পাওয়ার যে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হচ্ছে সেটাও এযাবৎকালের সর্বোচ্চ। ২০২০২১ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র বিক্রি করে ২০ হাজার কোটি টাকা ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল সরকারের। তবে সঞ্চয়পত্র বিক্রি বেড়ে যাওয়ায় তা সংশোধন করে ৩০ হাজার ৩০৩ কোটি টাকা করা হয়। ২০২১২২ অর্থবছরে সেটিকে আরো বাড়িয়ে ৩২ হাজার কোটি টাকা করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার।বর্তমানে পরিবার সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ। পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ এবং পেনশনার সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ। ২০১৫ সালের ২৩ মের পর থেকে এই হার কার্যকর রয়েছে। এর আগে সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার ছিল ১৩ শতাংশেরও বেশি।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1015.csv b/Bangla_fin_news_articles/1015.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..abc893947468a94ac832edfa10fe7ec22965f19a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1015.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1015,নগদ অর্থসঙ্কটে বেসরকারি ১০ ব্যাংক,2021-08-19,জামাল উদ্দীন,ব্যাংকিং খাতে তারল্য প্রবাহ বাড়লেও বেসরকারি খাতের ১০টি ব্যাংকে ক্যাশ ফ্লো সংকট কাটছে না। এ সময়েও এসব ব্যাংকে নগদ অর্থের সংকটকে সন্দেহের চোখে দেখছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি সূত্র। এই সূত্রমতে ঋণ বিতরণে অনিয়মসহ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাবেই এমনটি ঘটেছে। নইলে যেখানে নগদ অর্থ সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় অধিকাংশ ব্যাংকেই এখন অলস অর্থের পাহাড়। এই অলস অর্থ বিনিয়োগযোগ্য করতে বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের মাধ্যমে বিপুল অর্থ তুলে নিয়েছে। সেখানে নগদ অর্থসংকটে থাকা মানেই ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনাগত দুর্বলতা রয়েছে। সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরাও একই মত ব্যক্ত করেছেন। তাদের মতে সার্বিকভাবে এই পরিস্থিতি ব্যাংকগুলোর এক ধরনের সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে। এসব ব্যাংকের প্রতি মানুষের আস্থা কম। এসব ব্যাংক ঠিকমত পরিচালিত হচ্ছে না। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন যেখানে অন্যান্য ব্যাংকের তারল্য উদ্বৃত্ত রয়েছে সেখানে তারল্য সংকটে থাকা মানে এসব ব্যাংকের কোথাও কোনো মিসম্যাচ রয়েছে। হয়তো সঠিক তথ্য দিচ্ছে না। কিংবা টাকা অন্য কোথাও খাটাচ্ছেএমনটিও হতে পারে।সূত্রমতে যে ১০টি ব্যাংক নগদ অর্থসংকটে রয়েছে সেগুলো হচ্ছেইস্টার্ন ব্যাংক এবি ব্যাংক এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংক মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এনআরবিসি ব্যাংক প্রিমিয়ার ব্যাংক স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ট্রাস্ট ব্যাংক এবং ইউসিবি। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত এসব ব্যাংকের প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার ঋণাত্মক ক্যাশ ফ্লো রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থা ইস্টার্ন ব্যাংকের। তার পরেই এবি ব্যাংকের অবস্থান। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায় বর্তমানে করোনা পরিস্থিতির কারণে দেশে বিনিয়োগ স্থবিরতা বিরাজ করছে। যে কারণে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ কমেছে। বেড়েছে তারল্য প্রবাহ। এই উদ্বৃত্ত তারল্য ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে না পারায় অলস পড়ে আছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংক বিকল্প হিসাবে বিল ক্রয়ের মাধ্যমে ব্যাংকগুলোকে কিছু সুবিধা দিয়েছে। আবার কোনো কোনো ব্যাংক শেয়ারবাজারে বিনিয়োগও বাড়িয়েছে। সাম্প্রতিককালে ব্যাংকগুলোর পরিচালনাগত মুনাফার বড় একটি অংশই এসেছে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগ থেকে। তথাপি কিছু ব্যাংক এ সময়ে তারল্য সংকটে ভুগছে। এসব ব্যাংকগুলো সঠিকভাবে পরিচালিত হচ্ছে না। অদক্ষ ব্যবস্থাপনা কিংবা পরিচালনা পর্ষদের অযাচিত হস্তক্ষেপ পরিচালকদের বেনামি ঋণ সমস্যাগুলো রয়েছেই। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নিবিড় পরিদর্শন করা হলে মূল সমস্যা বের হয়ে আসবে। আমানতকারীদের স্বার্থ নিশ্চিত করতে হলে তদারকির বিকল্প নেই। কেননা দেশের ব্যাংকিং খাতে এখন সুশাসনের অভাব প্রকট। ব্যাংকিং খাত সঠিকভাবে পরিচালিত না হলে সার্বিক অর্থনীতির জন্য তা নেতিবাচক প্রভাব বয়ে আনবে। তাদের মতে ২ লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা উদ্বৃত্ত তারল্যের মধ্যে আলোচ্য ব্যাংকগুলোর অবস্থা অবশ্যই পর্যালোচনার দাবি রাখে। ব্যাংকগুলো হয়তো বেনামি ঋণ দিয়ে তা আদায় করতে পারছে না। কিংবা সঠিক তথ্য প্রকাশ করছে না। করোনার কারণে ব্যাংকগুলোর আদায়ের হারও কম সেটিও বিবেচনায় নেওয়া যেতে পারে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1016.csv b/Bangla_fin_news_articles/1016.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..028539738e119311d76cb611dbf83fff45590af5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1016.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1016,৮০ পদে জনবল নেবে জীবন বীমা কর্পোরেশন,2021-08-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জীবন বীমা কর্পোরেশন শূন্য পদে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি তাদের একাধিক শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। প্রার্থীদের ৩১ আগস্টের মধ্যে আবেদন করতে হবে।১. পদের নাম জুনিয়র অফিসারপদসংখ্যা ৮। চাকরির গ্রেড ১০বেতন স্কেল ১৬০০০৩৮৬৮০ টাকা।শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রার্থীকে যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। চার বছর মেয়াদি অনার্স ডিগ্রি অনার্সসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রির সমতুল্য গণ্য হবে।২. পদের নাম উচ্চমান সহকারীপদসংখ্যা ২। চাকরির গ্রেড ১৩।বেতন স্কেল ১১০০০২৬৫৯০ টাকা।শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রার্থীকে যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাস হতে হবে। ৮০ পদে জনবল নিবে জীবন বীমা কর্পোরেশন ....৩.পদের নাম অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিকপদসংখ্যা ৪৫। চাকরির গ্রেড ১৬।বেতন স্কেল ৯৩০০২২৪৯০ টাকা।শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রার্থীকে কোনো স্বীকৃত বোর্ড থেকে উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় পাস হতে হবে। কম্পিউটার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ ও ইংরেজিতে ২৮ শব্দের গতি থাকতে হবে।৪. পদের নাম অফিস সহায়কপদসংখ্যা ২৫। চাকরির গ্রেড ২০।বেতন স্কেল ৮২৫০২০০১০ টাকা।শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রার্থীকে অষ্টম শ্রেণি পাস হতে হবে। আবেদনের বয়স২০২১ সালের ১ আগস্ট প্রার্থীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে শারীরিক প্রতিবন্ধী মুক্তিযোদ্ধা শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানপোষ্যদের ক্ষেত্রে বয়স ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। বয়স প্রমাণের ক্ষেত্রে অ্যাফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না।স্নাতকে জীবন বীমা কর্পোরেশনে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ পদ ৮০আবেদনের পদ্ধতিআগ্রহী প্রার্থীকে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।আবেদনপত্র পূরণের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ১ নম্বর পদের জন্য ৫৬০ টাকা ২ ও ৩ নম্বর পদের জন্য ৩৪০ টাকা এবং ৪ নম্বর পদের জন্য ২৩০ টাকা টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল সংযোগের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1017.csv b/Bangla_fin_news_articles/1017.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4613d10b5ce92be23fade8c2dcefed514e8d8b03 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1017.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1017,পর্দা নামলো আলেশা হোল্ডিংস ১ম এনডিএফ বিডি আন্তর্জাতিক ভার্চুয়াল বিতর্ক উৎসবের,2021-08-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পর্দা নামলো বাংলাদেশ সহ বিশ্বের ৩৫টি দেশের প্রায় সহস্রাধিক বিতার্কিকের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারেরমত টানা দুদিনব্যাপী অনুষ্ঠিত আলেশা হোল্ডিংস লিমিটেড ১ম এনডিএফ বিডি আন্তর্জাতিক ভার্চুয়াল বিতর্ক উৎসব ২০২১।মঙ্গলবার বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় বিতর্ক সংগঠন ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশ এনডিএফ বিডি আয়োজিত এই আয়োজনের চুড়ান্ত বিজয়ীদের নাম ঘোষণার মাধ্যমে এই বিতর্ক প্রতিযোগিতা শেষ হয়। সমাপনি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাধীনতা পদক প্রাপ্ত বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব চ্যানেল আইর পরিচালক ও হেড অফ নিউজ শাইখ সিরাজ। এসময় তিনি বলেন যারা বিতর্ক করেন তাঁরা ভীষণ এগিয়ে থাকেন একটি আধুনিক বিশ্বে এমন আয়োজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমি ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশ এনডিএফ বিডিকে অভিনন্দন জানাই এমন চমৎকার আয়োজনের জন্য।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশে নেপালের রাষ্ট্রদূত ডক্টর বংশীধর মিশ্র বলেন আমি ভীষণ আনন্দিত এমন আয়োজনের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে।বিতর্কের জন্য আমরা অনেক কিছু জানতে পারি বুঝতে পারি এবং অনেক যুক্তি সেখান থেকে চলে আসে । আমি মনে করি এমন আয়োজন আমাদের সবসময় উজ্জীবিত করে।সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়এর সাবেক উপাচার্য ও বোর্ড অব ট্রাস্টিজের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এএনএম মেশকাত উদ্দীন বলেন আমি প্রথমে সেই সকল তার্কিকদের যারা এমন আয়োজনের সাথে সম্পৃক্ত হো। আমরা কঠিন সময় অতিবাহিত করছি । এমন চমৎকার আয়োজন এমন কঠিন সময়ে এমন আয়োজন এনডিএফ বিডি অবাক করেছে । এমন আয়োজন থেকে এনডিএফ বিডি সারা বিশ্বে নতুন নেতৃত্ব সৃষ্টিতে দুর্দান্ত ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনা সদরদপ্তরের শিক্ষা বিভাগের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির বলেন বিতর্ক আমাদের শুদ্ধ করে । আমরা যদি আমাদের এগিয়ে নেতে যায় তাহলে এমন আয়োজনের বিকল্প নেই। আমি ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশএনডিএফ বিডিকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাতে চাই এমন চমৎকার আয়োজনের জন্য। আমরা নতুন নতুন ভাষা শিখবো যা আমাদের অনেক বিষয়ে সাহায্য করবে।এনডিএফ বিডির কোচেয়ারম্যানআন্তর্জাতিক আমিরুল ইসলাম তুষার তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেনএমন আয়োজনে যারা সম্পৃক্ত হয়েছেন আমি তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। একজন বিতার্কিক জানে কিভাবে দলীয় কাজ করতে হয় কিভাবে এগিয়ে যেতে হয়।আলেশা হোল্ডিংস লিমিটেড ১ম এনডিএফ বিডি আন্তর্জাতিক ভার্চুয়াল বিতর্ক উৎসব ২০২১ এর মিডিয়া পার্টনার দৈনিক ইত্তেফাকচ্যানেল আই সারাবাংলা ডট নেটপিপলস রেডিও ৯১.৬ এফএম। আন্তর্জাতিক ভার্চুয়াল বিতর্ক উৎসবএর স্ট্রাটেজিক পার্টনার বাংলাদেশ ডিবেট কাউন্সিল ও সেন্ট্রো ভার্চুয়াল পার্টনার ই স্কুল অফ লাইফ গ্লোকাল লার্নিং ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1018.csv b/Bangla_fin_news_articles/1018.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e3ab4c01a1b311da495e8a40528d55ff671cc51a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1018.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1018,বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্ততায়িত হলেই তার আত্মার মাগফেরাত কামনা হবে আইডিআরএ চেয়ারম্যান,2021-08-18,নিজস্ব প্রতিবেদক,বঙ্গবন্ধু মাত্র ৫৫ বছর জীবিত ছিলেন তাকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা হয়েছে। তিনি শহীদ হযেছেন। তাই তার আত্মার মাগফেরাত কামনার কিছু নেই। শহীদরা বিনা হিসেবে বেহেস্তবাসী। তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা তখনি হবে যখন আমরা তার স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে পারব।মঙ্গলবার এনআরবি ইসলামিক লাইফের আয়োজনে অনুষ্ঠিত জাতীয় শোক দিবস ও মিলাদ মাহফিলে দেয়া বক্তব্যে এসব কথা বলেন বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ড. এম মোশাররফ হোসেন।তিনি বলেন আমরা এমন এক পেশায় নিয়োজিত যে পেশা বেছে নিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। এটা আমাদের গর্ব। দেশের বীমা খাতকে এগিয়ে নিতে হবে। বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। তাকে বিনা অপরাধে নিহত করা হয়েছে তার প্রতি অবিচার করা হয়েছে। তাই আমরা যদি সোনার বাংলা গড়তে স্বচেষ্ট হই তার অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করতে পারি তাহলে তার প্রতি যে অবিচার করা হয়েছে তার কিছুটা লাগব হবে।তিনি বলেন জাতির পিতার কন্যা দেশের বীমা খাতকে এগিয়ে নিতে সর্বদা সচেষ্ট। তিনিই বীমা উন্নয়নে বীমা আইন ও আইডিআরএ গঠন করেছেন। নতুন নতুন পরিকল্পনা নিয়ে আমারা এগিয়ে যাচ্ছি। আমরা প্রধান মন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করতে পারলে বীমার মাধ্যমে দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে সহায়ক ভুমিকা রাখা যাবে।বীমাকে মানুষের দোড় গোড়ায় পৌছানোর মধ্য দিয়েই গড়ে ওঠবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা। মঙ্গলবার বাংলামোটর নাভানা জোহরা কটেজে এনআরবি ইসলামিক লাইফ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবস ও মিলাদ মাহফিলের অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন কোম্পনির চেয়ারম্যান কিবরিয়া গোলাম মোহাম্মাদ।অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে কোম্পনির চেয়ারম্যান কিবরিয়া গোলাম মোহাম্মাদ বলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখতো। তিনি তার কর্ম জীবন শুরু করেছিল আলফা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মাধ্যমে। তাই সোনার বাংলা গড়তে হলে বীমাকে মানুষের দোড় গোড়ায় পৌছাতে হবে। বঙ্গবন্ধু যখন দেশ স্বাধীন করার কাজ নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন তখন অনেকে তাকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করেছিল। কিন্তু তিনি তার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছিলেন। আমি বঙ্গবন্ধুর সৈনিক। আমি তার আদর্শে উজ্জীবিত। আমি মনে করি আমি অবশ্যই পারবো বীমাকে মানুষের দোড় গোড়ায় পৌছে দিতে।এনআরবি ইসলামিক লাইফ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবস ও মিলাদ মাহফিলের এ অনুষ্ঠানে কোম্পানির পরিচালক মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন হাসান চৌধুরী এ. কে. এম মোস্তাফিজুর রহমান এম মাহফুজুর রহমান বক্তব্য রাখেন। এছাড়া অন্যান্যদের মধ্যে কোম্পানির চেয়ারম্যানেরসহধর্মিনী রোম সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র হোসনে আরা বেগম বক্তব্য রাখেন। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহ জামাল হাওলাদার।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1019.csv b/Bangla_fin_news_articles/1019.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3b8776712eb7840b76c1bcadacb0e5858de0241e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1019.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1019,বেকার যুবককে মোটোরবাইক দিল রোটারী ক্লাব অব ঢাকা অবনী,2021-08-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক যুব দিবস উপলক্ষে রোটারী আন্তর্জাতিক জেলা ৩২৮১ একটি সেমিনার ওয়েবিনারসহ অনুষ্ঠিত হলো। এই আয়োজনের সহযোগিতায় ছিল যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ইউনাইটেড নেশনস ভলান্টিয়ারস ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার। অনুষ্ঠানটির স্বার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিল রোটারী ক্লাব অব ঢাকা অবনী ।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সিনিয়র সচিব মোঃ আখতার হোসেন বিশেষ অতিথি যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আজহারুল ইসলাম খান বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের মহাপরিচালক আব্দুল কাইয়ুম জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক আখতারুজজামান খান কবির ইউএন ভলান্টিয়ারস বাংলাদেশের কান্ট্রি কোঅর্ডিনেটর আকতার উদ্দিন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ রাকিবুল আমিন রোটারী জেলা গভর্নর ব্যারিস্টার মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী ও রোটারী ক্লাব অব ঢাকা অবনীর সভাপতি তুহিন আব্বাসসহ আরো অনেকে। অনুষ্ঠানে কীনোট উপস্থাপন করেন জনস্বাস্থ্য যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও অধ্যাপক কমিউনিটি মেডিসিন ডা. অনুপম হোসেন। এসময় একজন বেকার যুবককে স্বাবলম্বী করার উদ্দেশ্যে একটি মোটরবাইক প্রদান করা হয়।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1020.csv b/Bangla_fin_news_articles/1020.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0425413dad22a66cea153cb70082bd9fd6dbb7a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1020.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1020,সুপার বোর্ডে যুক্ত হলো পিভিসি শীট,2021-08-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সম্প্রতি দেশের একমাত্র সুপার ব্র্যান্ড এওয়ার্ড প্রাপ্ত পার্টিকেল বোর্ড ব্র্যান্ড সুপার বোর্ড নিয়ে এলো অত্যাধুনিক প্রযুক্তির পিভিসি শীট। টি. কে গ্রুপের প্রধান কার্যালয় টি. কে ভবনে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে এই নতুন পণ্য উদ্বোধন করেন টি. কে গ্রুপের গ্রুপ ডিরেক্টর মোহাম্মদ মোস্তফা হায়দার।মোস্তফা হায়দার সকল বিক্রয়কর্মীদের নতুন এই পণ্য বাজারজাতকরণে অনুপ্রাণিত করেন এবং বলেন সততা ও নিষ্ঠার সাথে পরিশ্রম করে সুপার বোর্ড কে বাজারে শীর্ষস্থানে নিয়ে যেতে।তিনি আরও বলেন টি.কে. গ্রুপ এর বিভিন্ন ইউনিট সবসময় ভোক্তা সাধারণের চাহিদার কথা বিবেচনা করে নতুন নতুন সময়োপযোগী মানসম্মত পণ্য বাজারজাত করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় যাত্রা শুরু করলো সুপার বোর্ড পিভিসি শীট। এই পণ্য ভোক্তা সাধারণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হবে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেন।এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন গ্রুপের পরিচালক প্রোডাকশন ও টেকনিক্যাল খোরশেদ আলম পরিচালক মার্কেটিং মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক পরিচালক ফিন্যান্স ও অপারেশন্স শফিউল আতহার তসলিম সুপার বোর্ডএর হেড অব বিজনেস মোহাম্মদ নুরুন নবীসহ বিভিন্ন ইউনিটের কর্মকর্তাকর্মচারীগণ।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1021.csv b/Bangla_fin_news_articles/1021.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d86fc033fbca3ac22c3818f87be4c740c901a0f0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1021.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1021,আলেশা কার্ড এবং আমারি ঢাকা হোটেলের চুক্তি,2021-08-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইচ্ছেরা সব হাতের মুঠোয় এই স্লোগান নিয়ে সম্প্রতি বাজারে আসা আলেশা কার্ড ব্যবসায়িক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে আমারি ঢাকা হোটেলের সাথে। এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে আলিশা কার্ড কর্তৃপক্ষ।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় চুক্তি অনুযায়ী আলেশা কার্ড হোল্ডাররা আমারি ঢাকা হোটেলের রুম এবং ব্যাংকুয়েট হল বুকিংয়ে ৫০ ডিস্কাউন্ট সুবিধা পাবেন। এছাড়াও আমারি ঢাকা হোটেলে ব্রিজ স্পা ট্রিটমেন্টে ১৫ এবং ক্যাসকেড লবি লাউঞ্জ ও আমায়া ফুড গ্যালারিতে ১০ ডিস্কাউন্ট পাবেন আলেশা কার্ড হোল্ডাররা। মঙ্গলবার ১৭ই আগস্ট আমারি ঢাকা হোটেলে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আলেশা কার্ডের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জান্নাতুন নাহার হেড অব কার্ড মোঃ সোহরাব হোসেন ন্যাশনাল সেলস ম্যানেজার মোঃ রিফাত হোসেন এবং ব্র্যান্ড এন্ড মার্কেটিং ম্যানেজার মোঃ তারিক আজিজ।এছাড়াও আমারি ঢাকা হোটেলের পক্ষ থেকে ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির জেনারেল ম্যানেজার ক্রিস্টোফার বেকার ডিরেক্টর অব ফাইনান্স রফিকুল ইসলাম এবং মার্কেটিং অ্যান্ড কমুনিকেশন সিনিয়র ম্যানেজার সাবরিনা মৃধা। সম্প্রতি যাত্রা শুরু করেছে আলেশা কার্ড যা আলেশা হোল্ডিংস লিমিটেডের একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। দেশজুড়ে ৯০টি ক্যাটাগরিতে তিন হাজারেরও বেশি পার্টনারদের কাছ থেকে আলেশা কার্ড হোল্ডারগণ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট পাবেন। এক বছর মেয়াদী কার্ডটির ক্রয়মূল্য ৭৯৮০ টাকা। সকল মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনা কার্ডটি পাচ্ছেন একদম ফ্রি ও ৬৫ বয়সোর্ধ্ব ব্যক্তিগণ ৫০ ছাড়ে পাচ্ছেন আলেশা কার্ড। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1022.csv b/Bangla_fin_news_articles/1022.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a94d15ecf05fab352bfb603d9b7dba77f322eb1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1022.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1022,রিকশাচালকদের রেইনকোর্ট দিলো জেসিআই,2021-08-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রিকশা চালকদের রেইনকোর্ট দিলো জেসিআই ঢাকা ইয়াং ও ঢাকা ওয়েস্ট। মঙ্গলবার ১৭ আগস্ট গুলশান এলাকায় শতাধিক রিকশাচালককে রেইন শেল্টার ২০২১ কর্মসূচির আওতায় এই রেইন কোটগুলো দেওয়া হয়েছে। একই সময়পিজ্জাওয়ালার পক্ষ থেকে মাস্কও দেওয়া হয়েছে। আয়োজকরা জানান রিকশাচালকরা অনেক কষ্ট করে জীবিকা নির্বাহ করেন। বৃষ্টিতে রিকশা চালানো আরও কষ্টকর। সামান্য আয় থেকে রোইনকোর্ট কেনার সামর্থ্য তাদের অনেকেরই নেই। ফলে বৃষ্টিতে ভেজার কারণে তারা বিভিন্ন সংক্রামক ব্যাধিতেও আক্রান্ত হয়ে পড়েন। এতে শারীরিক সমস্যা বাড়ে। তাদের কষ্ট লাঘব করতে জেসিআই ঢাকা ইয়াং ও জেসিআই ঢাকা ওয়েস্ট যৌথ উদ্যোগে এই আয়োজন। ভবিষ্যতেও এই ধরনের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তারা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেসিআই ঢাকা ইয়াংয়ের প্রেসিডেন্ট নাজমুল হোসেন সবুজ জেসিআই ঢাকা ওয়েস্টের প্রেসিডেন্ট ত্বহা ইয়াছিন রমাদান জেসিআই ঢাকা ইউনাইটেডের প্রেসিডেন্ট মো. আশিকুর রহমান। আরও উপস্থিত ছিলেন জেসিআই ঢাকা ইয়াং ও ওয়েস্টের বোর্ড মেম্বারসহ সদস্যরা। এই অনুষ্ঠানের মূল সমন্বয়ক ছিলেন জেসিআই ঢাকা ইয়াংয়ের লোকাল জেনারেল লিগ্যাল কাউন্সিল রাবেয়া নাসির অভি। জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল জেসিআই ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সী উদ্যমী তরুণদের সংগঠন। বাংলাদেশে বর্তমানে জেসিআইয়ের ১৮ টি লোকাল চ্যাপ্টার কাজ করছে।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1023.csv b/Bangla_fin_news_articles/1023.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d7d46fd4991004f2474684a9b6e2cfc828df27b8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1023.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1023,সূচকের বড় উত্থান বেড়েছে লেনদেন,2021-08-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগের কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবার দেশের শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সব কটি মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম। সেই সঙ্গে লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে।গতকাল লেনদেনের শুরুতেই শেয়ারবাজারে বড় উত্থানের আভাস পাওয়া যায়। শুরুতে মূল্যসূচকের উত্থান হওয়ায় নতুন মাইলফলকে পৌঁছে যায় শেয়ারবাজার। প্রথমবারের মতো ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৬ হাজার ৭০০ পয়েন্টের মাইলফলক স্পর্শ করে। লেনদেনের শেষ দিকে এসে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা আরো বাড়ে। ফলে দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৪৯ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৭৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে যা সূচকটির ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক দশমিক শূন্য ৫ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৪২৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ইসলামি শরিয়াহর ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এ দুটি সূচকও এখন ইতিহাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে রয়েছে। সব কটি মূল্যসূচকের পাশাপাশি লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দামও বেড়েছে। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে ২০৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৪৬টির। আর ২৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এদিকে দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৯৫৩ কোটি ৯২ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ২ হাজার ৬৬১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ২৯২ কোটি ২২ লাখ টাকা। বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ না দেয়ায় তদন্ত করছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ..টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ১৪৮ কোটি ৪৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আইএফআইসি ব্যাংকের ৯০ কোটি ৭৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ৮৯ কোটি ৫২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স। এ ছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেসাইফ পাওয়ার টেক মালেক স্পিনিং মিলস কেয়া কসমেটিকস ইসলামীক ফাইন্যান্স বিডি ফাইন্যান্স ড্রাগন সোয়েটার ও লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১৩৪ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১১৬ কোটি ২২ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩২০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১২৬টির এবং ২৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1024.csv b/Bangla_fin_news_articles/1024.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1d38634a0979fe186893452c914186e55b0d63f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1024.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1024,স্বপ্ন’র লেনদেন রশিদে বিপিএ কেমিক্যাল নেই,2021-08-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের ডিজিটাল মিডিয়ার একটি প্রতিবেদনে সূত্র ধরে জনমনে আশংকা তৈরি হয়েছে যে বিভিন্ন ব্যাংক সুপারশপ শপিংমল রেস্টুরেন্টসহ নানা জায়গার বিল পেপারে ব্যবহার করা হয় বায়োসপেনল বিপিএ কেমিক্যাল। এমনকি কোমল পানীয় বোতলেও বিপিএ পাওয়া গেছে। চেইন সুপারশপ স্বপ্ন এমন দাবি জানিয়ে প্রেস বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে স্বপ্নর কর্মাশিয়াল পার্চেস ম্যানেজার মাহবুব ইবনে হক বলেন আমাদের লেনদেন রশিদে যে কাগজ ব্যবহার করা হয় তাতে ক্ষতিকারক বিপিএ বা বায়োসপেনল কেমিক্যাল নেই। আমাদের সাপ্লায়ার মাস্টার সিমেক্স পেপার লিমিটেডের সাথে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত করছি।এ বিষয়ে মাস্টার সিমেক্স পেপার লিমিটেডের ডিরেক্টর শেখ ইমরান হোসাইন বলেন স্বপ্ন সুপারশপের সব স্টোরে হ্যানসল থার্মাল পেপার ব্যবহার করা হয় যার সরবরাহদাতা আমার প্রতিষ্ঠান। এটি বিপিএ বা বায়োসপেনল কেমিক্যাল মুক্ত অর্থাৎ পরিবেশবান্ধব এবং স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি করে না। আমাদের কাছে হ্যানসল থেকে পাঠানো সার্টিফিকেটও আছে। এছাড়া এসজিএস টেস্ট রিপোর্টেও কোনো ধরনের ক্ষতিকারক বিপিএ পাওয়া যায়নি। আমরা সেই সার্টিফিকেট ও প্রমাণপত্র স্বপ্ন কর্তৃপক্ষকে দিয়েছি।দেশের বৃহত্তম চেইন সুপারশপ স্বপ্ন ভোক্তাদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে। এরই অংশ হিসেবে সুপারশপটি নিয়মিত বিপিএ বা বায়োসপেনল কেমিক্যাল মুক্ত লেনদেন রশিদ গ্রাহকদের দেন । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1025.csv b/Bangla_fin_news_articles/1025.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ed7b922242b1dad718a0a4f54ac9a620201d82bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1025.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1025,জেসিআই ঢাকা আপটাউনের ‘দক্ষতা উন্নয়ন’ বিষয়ক কর্মশালা,2021-08-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জেসিআই ঢাকা আপটাউন সম্প্রতি রাজধানীর বনানী ক্লাবে দলগত দক্ষতা বিকাশে পেশাজীবীদের নিয়ে কর্মশালার আয়োজন করে।দলগত কাজের মাধ্যমে কীভাবে ব্যক্তির দক্ষতা বাড়ানো যায় এসব বিষয় সম্পর্কে অংশগ্রহণকারীদের অবহিত করা হয়। নানা প্রায়োগিক বিষয় আলোচনা করা হয় এই কর্মশালাতে। নিজের কর্মক্ষতা বাড়িয়ে কীভাবে একজন পরিকল্পনা থেকে শুরু করে সকল বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন সে বিষয়ে সার্বিক ধারণা দেওয়া হয় অংশগ্রহণকারীদের। কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন বিভিন্ন কর্পোরেটপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত ব্যক্তিসহ বিভিন্ন পেশাজীবী। অনুষ্ঠানটির স্পন্সর হিসেবে যুক্ত ছিলো সেলট্রন ইলেক্ট্রা ম্যানুফ্যাকচারিং সার্ভিসেস। প্রতিষ্ঠানটির ডিজিটাল মার্কেটিং কোঅর্ডিনেটর জাহিদ হোসেন রনি এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।জেসিআই ঢাকা আপটাউনের স্থানীয় অধ্যায়ের সভাপতি সিনেটর রেজওয়ানুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মশালার সূচনা করেন। কর্মশালাটি পরিচালনা করেন পেশাদার প্রশিক্ষক ইমরান নেওয়াজ খুরশিদ। কর্মশালার মডারেটর ছিলেন নাইমুল কাদের।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1026.csv b/Bangla_fin_news_articles/1026.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a9ce5377f0a8f0537c862279dd2ea692b650bc09 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1026.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1026,সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারী করদাতার তথ্য যাচাই করবে এনবিআর,2021-08-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারী করদাতার তথ্য যাচাইবাছাই করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। সঞ্চয়পত্র অধিদফতর অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেসের এপিআই মাধ্যমে রাজস্ব বোর্ডের আওতাধীন কর অঞ্চলগুলোর সঙ্গে তথ্য আদানপ্রদানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এর ফলেই এনবিআর সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারী করদাতার তথ্য যাচাই করতে পারবে। নতুন ভ্যাটে মূল্য স্ফীতি হবে না এনবিআর ....এনবিআর সূত্রে জানা গেছে এপিআইয়ের আওতায় জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতর কর অঞ্চলগুলোকে পরীক্ষামূলকভাবে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দেবে। যা ব্যবহার করে কর অঞ্চলগুলো করদাতার সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের হিসাব ক্রস চেক বা মূল্যায়নের সুযোগ পাবে। আরো জানা গেছে পরীক্ষামূলকভাবে পাঁচটি কর অঞ্চলকে এ সুবিধা দেওয়া হয়েছিলো। এরই ধারাবাহিকতায় এবার ৩১টি কর অঞ্চলকেও ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দেওয়া হবে। যার প্রক্রিয়া কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ বিষয়ে এনবিআরের এক কর্মকর্তা বলেন রাজস্ব বোর্ড করের আওতা বাড়াতে কাজ করছে। কর অঞ্চলগুলোর সঙ্গে সঞ্চয়পত্র অধিদফতরের সমন্বয়ের বিষয়টি পরীক্ষামূলক পর্যায়ে আছে। জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতর ২০২১২২ অর্থবছরের সঞ্চয়পত্র থেকে ৩২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে। যা গত অর্থ বছরের চেয়ে ৬০ শতাংশ বেশি।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1027.csv b/Bangla_fin_news_articles/1027.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05e99a06c6f26a4b89058b83eeeed5b604d9b317 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1027.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1027,‘পানির দরে’ কেনা কাঁচা চামড়া চড়া দামে বিক্রি,2021-08-16,মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম অফিস,রীতিমতো পানির দামে কেনা কোরবানির পশুর লবণযুক্ত কাঁচা চামড়া চড়া দামে বিক্রি হয়েছে। নগরীর আড়তদার পাইকারি বিক্রেতাদের কাছে কাঁচা চামড়ার মজুদ শেষ হয়ে গেছে। নগরীর বাইরে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের কাছে লবণযুক্ত প্রায় ১ লাখ পিস চামড়া এখনো অবিক্রীত রয়েছে। দরে দামে বনিবনা না হওয়ায় এসব চামড়া এখনো রয়ে গেছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। আড়তদার ব্যবসায়ীরা জানান নগদে বাকিতে চামড়া বিক্রি হয়েছে। তবে আগের বকেয়া টাকা পরবর্তীতে কিস্তিতে পরিশোধের আশ্বাস দিয়েছেন ট্যানারি মালিকরা।জানতে চাইলে বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ মাহিন ইত্তেফাককে বলেন দুই আড়াই মাস পর্যন্ত কাঁচা চামড়া সংগ্রহ হয়ে থাকে। চলতি মাসের মধ্যে ৬০ শতাংশ কাঁচা চামড়া সংগ্রহ হয়ে যাবে। অনেক ক্ষেত্রে সরকারনির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে চামড়া কেনা হচ্ছে। বিদেশি অর্ডার আরও পরে পাওয়া যাবে। আশা করি রপ্তানি বাজার ভালো পাব। লকডাউনের প্রভাবে ব্যস্ততা নেই সাভার চামড়া শিল্প নগরীতে ....আড়তদার ব্যবসায়ীরা জানান চট্টগ্রামে এই বছর আড়তদার ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা ৩ লাখ দেড় হাজার কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহ করেছেন। তার মধ্যে ২ লাখ পিস চামড়া নগরীর আড়তদার ব্যবসায়ীরা সংগ্রহ করেছেন। নগরীর আতুরার ডিপো এলাকায় আড়তগুলোতে এসব কাঁচা চামড়া লবণযুক্ত করে মজুদ রাখা হয়েছে। ঢাকার ট্যানারিগুলো চট্টগ্রাম থেকে কাঁচা চামড়া সংগ্রহ করে থাকেন। প্রায় ২০২৫টি ট্যানারির সঙ্গে চট্টগ্রামের আড়তদার চামড়া ব্যবসায়ীরা লেনদেন করে থাকেন। তাদের কাছে চট্টগ্রামের আড়তদার ব্যবসায়ীদের প্রায় ২০ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন কাঁচা চামড়া আড়তদার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মুসলিম উদ্দিন বলেন আড়তদারদের কাছে মজুত লবণযুক্ত কাঁচা চামড়া ইতিমধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে। সরকারনির্ধারিত দরে ট্যানারিগুলো লবণযুক্ত চামড়া কিনেছে। নগদে বাকিতে মিলিয়ে চামড়া বিক্রি হয়েছে। নগরীর বাইরে প্রায় ১ লাখ পিস কাঁচা চামড়া অবিক্রীত অবস্থায় রয়েছে। ট্যানারিগুলো আগের বকেয়া টাকা পরবর্তীতে কিস্তিতে পরিশোধের আশ্বাস দিয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1028.csv b/Bangla_fin_news_articles/1028.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cb938f438bc6eb6baf6483cdad7e4bd74d89c87e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1028.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1028,দেশের ফ্যাশন ব্র্যান্ডের অগ্রযাত্রায় মাইলফলক আরময়ের,2021-08-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আজ দেশের অন্যতম উইমেন অনলাইন ক্লথিং শপ আরময়ের। চলমান রীতিকে চ্যালেঞ্জ জানানো এবং উদ্ভাবনতাদের এই অবস্থানে আসার পেছনে এ দুটিই প্রধান কারণ।২০১৭ সালে নাজিয়া হাসান এই অনলাইন ব্রান্ডটি প্রতিষ্ঠা করেন। একটি ছোট ফেসবুক ভিত্তিক অনলাইন স্টোর হিসাবে তাদের যাত্রা শুরু করেছিলো। আরময়ের মহিলাদের শাড়ি সালোয়ার কামিজ কুর্তি শাড়ি ও বাচ্চাদের ড্রেস নিয়ে কাজ শুরু করে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে তারা ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান।পরর্বতীতে তাদের গ্রাহকদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ব্যাবসার পরিধি বৃদ্ধি করে প্রথম বনানীতে ২০১৮ সালে প্রথম শোরুম নেন। বর্তমানে পিংক সিটি শপিং মল ও উত্তরা জমজম টাওয়ারে তাদের দুটি শোরুম আছে। ২০২০ সালে নিজেদেরকে একটি লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। বর্তমানে আরময়ের এ মহিলাদের সুজ জুয়েলারি ও পোশাকের সঙ্গে প্রয়োজনীয় সকল জিনিস পাওয়া যায়।আরময়েরএর প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান নাজিয়া হাসান এবং ব্যবস্থপনা পরিচালক সায়মা হারার লক্ষ্য ছিলো মার্জিত রুচিশীল ও ট্রেন্ডি পোশাককে এমন ভাবে মানুষের দোরগোড়ায় কাছে পৌঁছে দেওয়া যেন ঘরে বসে স্বল্প মূল্যে নিত্য নতুন ও ফ্যাশনেবল কাপড় সাচ্ছন্দের সাথে পরতে পারে। যেটি তারা আজ পেরেছেনআরময়েরএর মাধ্যমে।আরময়েরএর বিশেষ দিক হলো দেশি ও বিদেশি সব ধরনের কাপড়ই আরময়ের এ সহজলভ্য। দেশের বিভিন্ন শপে যেখানে একটি নির্দিষ্ট ধাঁচেই প্রোডাক্ট বিক্রি করে সেখানে আরময়ের ব্যাতিক্রম কিছু পন্থায় প্রোডাক্ট বিক্রি করে।আজকাল অনেক ফ্যাশন ব্র্যান্ড তৈরি হচ্ছেকিন্ত ইন্ডাস্ট্রিতে সবাই টিকে থাকতে পারছে না। কিন্তু আরময়ের এখনও এগিয়ে যাচ্ছে এবং সমসাময়িক ফ্যাশনের প্রতি তাদের উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে ব্যবসায় ব্যাপক উন্নতি করছে। ব্র্যান্ডটি এত নির্ভরযোগ্য এবং আশ্চর্যজনক ভাবে জনপ্রিয় হওয়ার অন্যতম কারণই হচ্ছে তাদের নতুন উদ্ভাবন এবং চলমান রীতিকে চ্যালেন্জ জানানো।বর্তমানে তাদের ফেসবুকে ৫.৫ লক্ষ্যধিক ফলোয়ারস আছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1029.csv b/Bangla_fin_news_articles/1029.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..415b4db99c1487ee7482257475eb64ef647ed2e6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1029.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1029,শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ তদারকি করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2021-08-13,রেজাউল হক কৌশিক,করোনায় ব্যাংকগুলো বিনিয়োগ করার জায়গা পাচ্ছে না। এজন্য অনুৎপাদনশীল অনেক খাতে টাকা ঢালছে ব্যাংকগুলো। মূলত তহবিল ব্যবস্থাপনার খরচ উঠাতে কিংবা বাড়তি লাভের আশায় ব্যাংকগুলো এ কাজ করছে যা ব্যাংকের জন্য ঝুঁকি তৈরি করবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আবার অলস টাকা বেশি থাকায় সে টাকার অপব্যবহারও হতে পারে বলে আশঙ্কা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক বেশকিছু উদ্যোগ নিয়েছে। এবার শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ তথ্য তদারকির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে দৈনিক ভিত্তিতে ব্যাংকগুলোকে মুদ্রাবাজারের তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকে জানাতে হবে। এমনকি ব্যাংকগুলোর নিজস্ব ও সাবসিডিয়ারিসহ দৈনিক কোথায় কী পরিমাণ বিনিয়োগ হচ্ছে তাও জানাতে হবে। প্রতি কার্যদিবসের তথ্য বিকাল ৫টার মধ্যে পাঠাতে হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীকে চিঠি দিয়ে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা জানান করোনা সংক্রমণের প্রভাব মোকাবিলায় সরকারি প্রণোদনার আওতায় কম সুদের ঋণের একটি অংশ অন্য খাতে চলে যাচ্ছে। যেমন শেয়ারবাজার জমি ফ্ল্যাট কেনাসহ অনুত্পাদনশীল খাতে যাচ্ছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক তথ্য পেয়েছে। এ কারণে গত ২৫ জুলাই সব ব্যাংকে চিঠি দিয়ে সতর্ক করা হয়। এছাড়া প্রণোদনার আওতায় ঋণের ব্যবহারসহ বিভিন্ন তথ্য চেয়ে পরবর্তী সময়ে আরো একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ঋণের সঠিক ব্যবহার যাচাইয়ের জন্য মাঠ পর্যায়ে পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। সর্বশেষ দৈনিক ভিত্তিতে মুদ্রাবাজারে লেনদেন ও বিনিয়োগের তথ্য নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ...ব্যাংকগুলোতে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে মুদ্রাবাজারে দৈনিক লেনদেনের তথ্য সংযুক্ত ছক অনুযায়ী পাঠাতে হবে। দৈনিক ভিত্তিতে বিকাল ৫টার মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন বিভাগে এ তথ্য দিতে হবে। এক্ষেত্রে প্রতিদিনের নিজস্ব বিনিয়োগের তথ্য পাঠাতে হবে। যেখানে নতুন বিনিয়োগ মোট বিক্রয়মূল্য সেল ভ্যালু ও নেট এক্সপোজার পাঠাতে হবে। প্রতিদিনের মার্জিন ঋণের পরিমাণ স্থিতি ও সমন্বয় জানাতে হবে। এছাড়া নিজস্ব ও সাবসিডিয়ারিতে প্রতিদিনের ঋণসীমা তহবিল ছাড় তহবিল সমন্বয় এবং নেট এক্সপোজারের তথ্য দিতে হবে।প্রসঙ্গত বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে গত জুন পর্যন্ত ব্যাংক খাতে উদ্বৃত্ত তারল্য রয়েছে ২ লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে একবারে অলস পড়ে আছে ৬২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এই বিপুল পরিমাণ অর্থ কোথায় বিনিয়োগ করবে সে বিষয়ে উপায়ান্তর করতে পারছে না ব্যাংকগুলো। ফলে অনুত্পাদনশীল খাতে বিনিয়োগ করার মতো সিদ্ধান্ত নিচ্ছে ব্যাংকগুলো।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1030.csv b/Bangla_fin_news_articles/1030.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..75a54bde97af3062fc82274a210241c478cd6772 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1030.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1030,কমলো চালের আমদানি শুল্ক,2021-08-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাজারে মূল্য স্থিতিশীল রাখতে চালের আমদানি শুল্ক ৬২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করেছে সরকার। এই সুবিধা আগামী আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত বহাল থাকবে।বৃহস্পতিবার ১২ আগস্ট এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এর আগে গত বছর দাম বাড়তে থাকায় তা নিয়ন্ত্রণে ও আমদানি উৎসাহিত করতে চালের আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশে নামানো হয় যার মেয়াদ গত এপ্রিলে শেষ হয়। এরপর আর মেয়াদ বাড়ানো হয়নি। ফলে মে মাস থেকে যথারীতি ৬২ দশমিক ৫ শতাংশ শুল্ককর পরিশোধ করে চাল আমদানি করতে হতো। প্রয়োজনে শুল্ক কমিয়ে চাল আমদানি খাদ্যমন্ত্রী ..চাল আমদানি শুল্ককর কমানোর অনুরোধ জানিয়ে গত ৬ জুলাই এনবিআরকে চিঠি দেয় খাদ্য মন্ত্রণালয়। এর প্রেক্ষিতে আজ প্রজ্ঞাপন জারি করলো এনবিআর। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে চাল আমদানিতে ১৫ শতাংশ কাস্টমস ডিউটি ছাড়াও ৫ শতাংশ অ্যাডভান্স ট্যাক্স এটি ও ৫ শতাংশ অ্যাডভান্স ইনকাম ট্যাক্স এআইটি পরিশোধ করতে হবে। এই সুবিধা কেবলমাত্র বয়েল্ড ও নন বয়েল্ড আতপ চালের ক্ষেত্রে দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে বাসমতি বা অন্য কোনো ধরনের চাল আমদানিতে এই সুবিধা পাওয়া যাবে না।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1031.csv b/Bangla_fin_news_articles/1031.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..68859eaa720e26fd505e11f13549d91808b2073a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1031.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1031,কাহারোলে সুগন্ধি জাতের ধান চাষে ব্যস্ত কৃষক,2021-08-12,কাহারোল দিনাজপুর সংবাদদাতা,শ্রাবণের শেষ সপ্তাহে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি হওয়ায় কাহারোলে এখন সুগন্ধি ব্রি ধান৩৪ আবাদে ব্যস্ত সময় পার করছেন আমন চাষিরা।কাহারোল কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৩ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে সুগন্ধি ব্রি ধান৩৪ আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বোরো মৌসুমে ধানের ফলন ও দাম ভালো পাওয়ায় এবার আমন আবাদে ঝুঁকেছেন চাষিরা। চাষি মো. মফিজ উদ্দীন জানান তিনি ১২ বিঘা জমিতে সুগন্ধি ব্রি ধান৩৪ জাতের ধান আবাদ করছেন। কাহারোল কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আবু জাফর মো. সাদেক জানান কৃষকদের আমন চাষে সব প্রকার সহযোগিতা ও পরামর্শ দিচ্ছে কৃষি বিভাগ।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1032.csv b/Bangla_fin_news_articles/1032.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..432b2686522363ff1512472b014fb204a1153f50 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1032.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1032,ডিএসইতে সামান্য উত্থান হলেও সিএসইতে পতন,2021-08-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগের কার্যদিবস কিছুটা পতন হলেও গতকাল বুধবার কিছুটা উত্থানে শেষ হয়েছে দেশের শেয়ারবাজারের লেনদেন। গতকাল সূচক বাড়লেও লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে বেশির ভাগের শেয়ার ও ইউনিট দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক কিছুটা কমেছে।বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইতে ব্যাপক অস্থিরতা ছিল। তবে দিনশেষে মূল্য সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। গতকাল লেনদেনের শুরুতে ডিএসইতে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমে যায়।ফলে প্রথম ১০ মিনিটের লেনদেনে ডিএসইর প্রধান সূচক ১৫ পয়েন্ট কমে যায়। তবে কয়েক মিনিটের মধ্যে ঘুরে দাঁড়ায় বাজার। লেনদেনে অংশ নেওয়া একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ায় ১০টা ৩০ মিনিটে ডিএসইর প্রধান সূচক ৩৪ পয়েন্ট বেড়ে যায়। অবশ্য সূচকের এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বেশি সময় স্থায়ী হয়নি। বেলা ১১টার পর আবার শেয়ারবাজারে ব্যাপক দরপতন দেখা দেয়। দেখতে দেখতে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান পতনের তালিকায় চলে যায়। এতে একপর্যায়ে ডিএসইর প্রধান সূচক ৬০ পয়েন্ট পড়ে যায়।এ পরিস্থিতিতে লেনদেনের শেষ দিকে বড় মূলধনের কিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ে। ফলে বড় পতন থেকে বের হয়ে মূল্য সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় দিনের লেনদেন শেষ হয়। সূচক মূলধনে নতুন রেকর্ড ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন ....দিনের লেনদেন শেষে গতকাল ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৫ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৬২৩ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৩৯৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।ইসলামী শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সবকটি মূল্য সূচক বাড়লেও ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। সব খাত মিলে বাজারটিতে ১১১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। বিপরীতে ২৩৬টির দাম কমেছে ও ২৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজারটিতে দিনভর লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ২১২ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় দুই হাজার ৮৪০ কোটি ১১ লাখ টাকা। লকডাউনে আরো সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা ফিরেছে শেয়ারবাজারে ....সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ৬২৭ কোটি ২২ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ২০০ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আইএফআইসি ব্যাংকের ৯৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৬৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে মালেক স্পিনিং।অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪ দশমিক ২৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ২৭৭ দশমিক ৬১ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ৩১৮টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৯১টির দর বেড়েছে কমেছে ১৮৪টির আর ৪৩টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৮৭ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1033.csv b/Bangla_fin_news_articles/1033.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3f2e54e4c7bd8530a06514a41ce6a60a3bdfc276 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1033.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1033,ব্যাংক চালাতে স্বাধীনতা চান এমডিরা,2021-08-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,স্বাধীনভাবে ব্যাংক চালাতে চান বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা এমডি। তারা মনে করেন আমানত ও ঋণের সুদহার বাজার ব্যবস্থাপনা অনুযায়ী পরিচালিত হবে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক যদি সুদের হার বেঁধে দেয় তাহলে ব্যাংক পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়ে। সম্প্রতি আমানতে সুদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক নির্দেশনা দেয় যে মেয়াদি আমানতের সুদের হার মূল্যস্ফীতির সুদের হারের নিচে হতে পারবে না।বর্তমানে মূল্যস্ফীতির সাড়ে ৫ শতাংশের মতো। অর্থাৎ আমানতের সুদের হারও হবে সাড়ে ৫ শতাংশ। গতকাল বুধবার ১১ আগস্ট বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর এমডিদের ব্যাংকার্স সভায় এ দাবি করেন এমডিরা। তারা বলেন বাজারের চাহিদা অনুযায়ী ঋণের সুদহার কমে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণের সুদহার ৯ শতাংশ নির্ধারণ করে দেওয়া হলেও কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৭ শতাংশও ঋণ দিতে হচ্ছে। এটা বাজার অর্থনীতির নিয়ম অনুযায়ীই হয়েছে। অন্যদিকে আমানতের সুদহার যদি সাড়ে ৫ শতাংশে বেঁধে দেওয়া হয় তাহলে তহবিল ব্যবস্থাপনা ও অন্যান্য খরচ বাদ দিয়ে ব্যাংক চালানোই কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে। কারণ বেশির ভাগ ব্যাংকেরই ব্যক্তি আমানত ও মেয়াদি আমানত ৩০ শতাংশের বেশি। অন্যদিকে এখন ব্যাংকগুলো মানুষের দোরগোড়ায় যাচ্ছে। ব্রাঞ্চ ব্যাংকিং বা ক্ষুদ্র পর্যায়ে কার্যক্রম চালাতে ব্যাংকের খরচ এখন বেশি হচ্ছে। এজন্য আমানতে যদি সুদ বেশি দেওয়া লাগে তাহলে ব্যাংক লোকসান করবে। এমন পরিস্থিতিতে সুদের হার নির্ধারণের প্রজ্ঞাপন যাতে বাস্তবায়ন না করা লাগে এমন আবদার করেছেন ব্যাংকগুলোর এমডিরা। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে বেশির ভাগ আমানতই যখন ব্যক্তি পর্যায়ের তাহলে আমানতে সুদ কম দেওয়া মানে তাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। অন্যদিকে স্পন্সর বা ব্যাংক পরিচালকদের বেশি করে ডিভিডেন্ড দিয়ে তাদের লাভবান করা হচ্ছে যেখানে পরিচালকেরা ৩৫ ভাগ ডিভিডেন্ড পাচ্ছেন। সেখানে যদি সাধারণ আমানতকারীরা ৩ শতাংশ পান তাহলে তাদের সঙ্গে বৈষম্য ছাড়া আর কিছু নয়।এমডিদের জোরাজুরির কারণে গভর্নর ফজলে কবির বলেন এ বিষয়ে আরও কাজ করার আছে। সঞ্চয়পত্রের মতো সুদহারের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধাপ করা যায় কি না সে বিষয়েও চিন্তা করা হচ্ছে। তবে গতকালের সভায় এ বিষয়ে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। বরাবরের মতো এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। জানা গেছে ২০২০ সালে ব্যাংকগুলো ১০ হাজার ৭৭৬ কোটি টাকার নিট মুনাফা করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার আলোকে এর ১ শতাংশ হিসাবে ১০৮ কোটি টাকা বিশেষ সিএসআর করতে হচ্ছে। এ বিষয়ে অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রণোদনার আওতায় বড় শিল্পে ৩৩ হাজার কোটি টাকা এবং সিএমএসএমই খাতের ২০ হাজার কোটি টাকার নতুন বরাদ্দ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া সিএমএসএমই খাতে প্রথম বছর ১৫ হাজার ৩৮৭ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে যা মোট লক্ষ্যমাত্রার ৭৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ। এক্ষেত্রে শতভাগ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনকারী ১৬টি ব্যাংক ও পাঁচটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে আজকের সভা থেকে প্রশংসাপত্র দেওয়া হয়েছে। আর ৪০ শতাংশের কম বিতরণ করা ব্যাংকগুলোকে কারণ দর্শানোর নোটিশের বিষয়টি উত্থাপন করা হয়।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1034.csv b/Bangla_fin_news_articles/1034.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a7a36f7274b2b71550c4f4d25f5bfb39ecf8ccba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1034.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1034,তিন সপ্তাহ সময় পেলো ইভ্যালি,2021-08-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কাস্টমারের দেনাপাওনাসহ সার্বিক তথ্য দেওয়ার জন্য ইকর্মাস প্রতিষ্ঠান ইভ্যালিকে তিন সপ্তাহ সময় বেধে দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আজ বুধবার ১১ আগস্ট বিকালে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটির প্রথম বৈঠক শেষে এ কথা জানান মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক অতিরিক্ত সচিব হাফিজুর রহমান।তিনি বলেন আমরা ইভ্যালিকে চিঠি দিয়েছিলাম ১৯ জুলাই। তারপরে তারা ৩১ তারিখ জবাব দিয়ে চিঠি দিয়েছে এতে সেখানে ১২ দিন সময় চলে গেছে। এখন এই মাসে আরও ১১ দিন গেছে। আজ আমরা বৈঠকে সব কিছু বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি তাদের তিন সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে।হাফিজুর রহমান আরও বলেন তিন সপ্তাহের তিন থেকে পাঁচদিনের মধ্যে প্রথমে সম্পদ এবং দায় সম্পর্কিত তথ্য গ্রাহকদের দেনাপাওনার তথ্যের জন্য ৭ দিনের মতো হতে পারে এবং মার্চেন্টদের তথ্য দেয়ার জন্য তিন সপ্তাহ হতে পারে। . ........তিনি বলেন ইভ্যালি দেনা কীভাবে পূরণ করবে কাস্টমারের দেনা কীভাবে পরিশোধ করবে সেটির বিষয়ে জানতে চেয়ে আমরা চিঠি দিয়েছিলাম। সে বিষয়ে ০১ আগস্ট তারিখ তাদের চিঠি রিসিভ করেছি। তাদের তথ্য তৈরি করতে ৬ মাস সময় লাগবে বলে আমাদের জানিয়েছে। তারা বলেছে এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের চুক্তি করেছে। এরমধ্যে ২০০ কোটি টাকা পেয়েছে।তাদের দাবি অনুযায়ী ৬ মাসের মধ্যে নিয়মিত তারা পণ্য ডেলিভারি দেবে বলে জানিয়েছে। তারা ১৫ দিন অন্তর অন্তর তথ্য জানাবে। তবে তারা বলছে ৬ মাসের মধ্যে থার্ড পার্টি দিয়ে অডিট করে রিপোর্ট দেবে।এর আগে গত রবিবার ৮ আগস্ট ইভ্যালির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে মো. হাফিজুর রহমানকে প্রধান করে ৯ সদস্যের আন্তমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তথ্যপ্রযুক্তি আইসিটি বিভাগ বাংলাদেশ ব্যাংক জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রতিনিধিরা কমিটিতে থাকছেন। এ ছাড়া থাকছেন কোম্পানি আইন বিশেষজ্ঞ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তানজীব উল আলম। কমিটির কার্যপরিধির মধ্যে রয়েছে ইভ্যালির ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ অন্যান্য ইকমার্স প্রতিষ্ঠান নিয়ে আলোচনা এবং বিবিধ। ইভ্যালির কার্যক্রম নিয়ে গত ১৯ জুলাই কারণ দর্শানেরা নোটিশ প্রদান করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার পর ইভ্যালি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে ছয় মাস সময় চেয়ে আবেদন করে। ওই নোটিশে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয় গত ১৪ মার্চ পর্যন্ত গ্রাহক ও মার্চেন্টদের কাছে মোট ৪০৭ কোটি টাকা দায়ের বিপরীতে ইভ্যালির কাছে মাত্র ৬৫ কোটি টাকা চলতি সম্পদ কেন বাকি টাকা ইভ্যালির কাছে থাকলে বিস্তারিত তথ্য দিতে হবে না থাকলে দিতে হবে পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা। ইভ্যালি কারণ দর্শানোর নোটিশের পরিপূর্ণ জবাব দিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে ছয় মাস সময় চেয়ে ১ আগস্ট আবেদন করে।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1035.csv b/Bangla_fin_news_articles/1035.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..83f23cee03a4a3f68f794954c26b89a4ccb02ec5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1035.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1035,অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘ইয়ুথ কার্নিভাল ২০২১’,2021-08-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আসন্ন আন্তর্জাতিক যুব দিবসকে কেন্দ্র করে ইম্যাক সেন্টার ও স্কিলস ফর লাইফের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ইয়ুথকার্নিভাল২০২১। আগামী ১২ই আগস্ট ভার্চুয়াল মাধ্যমে সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে তারুণ্যনির্ভর উৎসবটি ।আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পর্কে ইম্যাক সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা প্রকৌশলী আব্দুল কাদের আতিক বলেন উৎসবে যোগদান করার জন্য ইতোমধ্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে দুইশতাধিক তরুণ শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছেন। তরুণদেরকে আগামীর জন্য দক্ষ করে গড়ে তুলতে এবং তাদের ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করতে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখবেন বাংলাদেশ সোশ্যাল ইনোভেশন ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা আলী আকবর আশা করপোরেট আস্কএর সিইও নিয়াজ রহমান ভারতের বিখ্যাত তরুণ করপোরেট ট্রেইনার তানভি আজমিরা স্টার সিনেপ্লেক্সের মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান লায়লা নাজনীন এক্সিলেন্স বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বেনজির আবরার জাস্ট স্টোরিজ লিমিটেডের সিইও বৃতী সাবরিন বিআইওএসডিএর প্রতিষ্ঠাতা হাসিবুর রহমান ইগনাইট ইউথ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা জহিরুল ইসলাম এবং আন্তর্জাতিক ইয়ুথ কনফারেন্সের রিজিওনাল স্পিকার মোক্তার হোসেন প্রমুখ। কার্নিভালের স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার হিসেবে রয়েছে বাংলাদেশ ইয়ুথ অর্গানাইজেশন ফর স্কিলস ডেভেলপমেন্ট ইয়ুথ এঙ্গেজমেন্ট পার্টনার হিসেবে রয়েছে রোটার্যাকট ক্লাব অফ নারায়ণগঞ্জ মিড সিটি এবং লিও ক্লাব অব চট্টগ্রাম খাতুনগঞ্জ মিডিয়া পার্টনার হিসেবে রয়েছে বাংলা অবজারভারসবঙ্গ লাইভ আজকের তাজা খবর এবং মানব কল্যাণ ডট কম ইভেন্ট পার্টনার হিসেবে রয়েছে পজিটিভ ভাইবস ৩৬০। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করবেন স্কিলস ফর লাইফএর পাবলিক রিলেশন ও কমিউনিকেশন প্রধান তাহমিনা আক্তার সুপ্তি।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1036.csv b/Bangla_fin_news_articles/1036.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1995468b949372c14959b4c12857281097b18ee1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1036.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1036,আর্থিক প্রতিষ্ঠানেও চলবে স্বাভাবিক কার্যক্রম,2021-08-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আজ বুধবার থেকে ব্যাংকের মত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোও স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরছে। নতুন সূচি অনুযায়ী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অফিস খোলা থাকবে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো নির্দেশনায় বলা হয়েছে বুধবার থেকে আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য অফিস সময়সূচি হবে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। অফিসের কর্মপরিবেশে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার পাশাপাশি সব ক্ষেত্রে মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে হবে এবং যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইন ১৯৯৩ এর ১৮ ছ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ নির্দেশনা জারি করেছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1037.csv b/Bangla_fin_news_articles/1037.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c044f27970de2890d3e279ca168fe228d82feeba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1037.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1037,জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা কমে হয়েছে ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ,2021-08-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এক মাসের ব্যবধানে জুলাই মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা নিম্নমুখী লক্ষ্য করাগেছে। জুন মাসে ৫ দশমিক ৬৪ শতাংশ থাকার পর জুলাই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশে। এ সময় খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত উভয় খাতে মূল্যস্ফীতির হার কমেছে।গতকাল মঙ্গলবার একনেক সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য তুলে ধরেন। তিনি বলেন গত জুনের বিধিনিষেধে নিত্যপণ্য পরিবহনে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছিল। ফলে জুনে সব খাতেই মূল্যস্ফীতির হার ঊর্ধ্বমুখী ছিল।জুনের তুলনায় জুলাইয়ে সব কিছুর দাম স্বাভাবিক থাকায় মূল্যস্ফীতি কমেছে। অন্যান্য মাসে মূল্যস্ফীতির এক খাতে কমলে আরেক খাতে বাড়ে কিন্তু জুলাইয়ে সব খাতেই মূল্যস্ফীতি কমেছে। সব মিলিয়ে খাদ্যে জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ যা জুনে ছিল ৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত খাতে জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৮০ শতাংশ যা জুন মাসে ছিল ৫ দশমিক ৯৪ শতাংশ। টাকা যাচ্ছে ব্যাংকের পরিচালকদের পকেটে ....ছবি সংগৃহীতমূল্যস্ফীতির হ্রাসবৃদ্ধি পর্যালোচনা করে বিবিএসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে এক মাসের ব্যবধানে খাদ্যপণ্য যেমনডিম ব্রয়লার মুরগি বেগুন মিষ্টিকুমড়া চালকুমড়া পটোল চিচিঙ্গা পেঁপে ঢ্যাঁড়শ শসা গাজর লেবু ইত্যাদির মূল্য কমেছে। তবে লাউ টম্যাটো কচুরমুখি পেঁয়াজ আদা রসুন এলাচ দারুচিনি জিরা ইত্যাদির দাম বেড়েছে। এছাড়া খাদ্যপণ্য যেমনআটা ময়দা চিনি লবণ নুডলস ইত্যাদি এবং খাদ্যবহির্ভূত ভোগ্যপণ্য যেমন পোশাকাদি ওষুধ ইত্যাদির মূল্য স্থিতিশীল রয়েছে বলে জানানো হয়েছে।শহর ও গ্রামের মূল্যস্ফীতির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায় গ্রামীণ অঞ্চলে জুন মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ যা জুলাইয়ে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ। অন্যদিকে শহরাঞ্চলে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার ৫ দশমিক ২৯ শতাংশ থেকে কমে ৫ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1038.csv b/Bangla_fin_news_articles/1038.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f2d190cb03fe61acd2efd6bf97e2febbe272045f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1038.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1038,আজ থেকে চেক ক্লিয়ারিংয়ে নতুন সময়সূচি,2021-08-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা প্রতিরোধে চলমান কঠোর বিধিনিষেধ আজ বুধবার থেকে শিথিল করা হয়েছে। আজ থেকে স্বাভাবিক নিয়মে ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে। এ সময় নিরবচ্ছিন্ন ব্যাংকিং সেবা অব্যাহত রাখতে আন্তঃব্যাংক চেক নিষ্পত্তির নতুন সময়সূচি ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগ এসংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করেছে।নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকে স্থাপিত রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট বা আরটিজিএস স্বয়ংক্রিয় চেক নিকাশ ঘর বাংলাদেশ অটোমেটেড ক্লিয়ারিং হাউজবিএসিএইচ বা ব্যাচ এবং বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ডস ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক বিইএফটিএনএই তিন প্ল্যাটফরমের কার্যক্রম চালু থাকবে। এসব সেবার মাধ্যমে এক শাখা থেকে অন্য শাখায় বা অন্য ব্যাংকের গ্রাহককে অর্থ পরিশোধ ও স্বয়ংক্রিয় চেক নিষ্পত্তি করে থাকে। আজ থেকে চেক ক্লিয়ারিংয়ে নতুন সময়সূচি ....এছাড়া বিএসিএইচের মাধ্যমে হাই ভ্যালু চেক ৫ লাখ টাকার বেশি এবং রেগুলার ভ্যালু চেকের ৫ লাখ টাকার কম নিকাশ ব্যবস্থার নতুন সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। ৫ লাখ টাকার বেশি অঙ্কের চেক ক্লিয়ারিংয়ের জন্য দুপুর ১২টার মধ্যে পাঠাতে হবে। এসব চেক বেলা ৩টার মধ্যে নিষ্পত্তি হবে। আর যে কোনো রেগুলার চেক দুপুর সাড়ে ১২টার মধ্যে ক্লিয়ারিং হাউজে পাঠাতে হবে। এসব চেক বিকেল ৫টার মধ্যে নিষ্পত্তি হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই সময়ে চেক ক্লিয়ারিং করবে বিএসিএইচ। আরটিজিএসের লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। তবে কাস্টমস শুল্ককরাদি ফি চার্জ প্রভৃতি পরিশোধ ও আন্তঃব্যাংক লেনদেন আরটিজিএসের মাধ্যমে বিকেল ৫টা পর্যন্ত পরিশোধ করা যাবে। বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ডস ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক বিইএফটিএন সেবা আগের নিয়মে চলবে বলে নির্দেশনায় বলা হয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1039.csv b/Bangla_fin_news_articles/1039.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..196ac63fb4c935b9d64985bda604e6e09db19f35 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1039.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1039,প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবসায় প্রশাসন শিক্ষার গুরুত্ব বাড়ছে,2021-08-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দিন দিন ব্যবসায় প্রশাসন শিক্ষার গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। উচ্চশিক্ষার জন্য ব্যবসায় প্রশাসন এখন শিক্ষার্থীদের পছন্দের তালিকায় অন্যতম। সময়ের সঙ্গে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি দেশীয় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মপরিধি প্রতিনিয়ত বাড়ছে। ব্যবসায় প্রশাসনে একজন স্নাতক বিবিএ তার কর্মজীবনে আকর্ষণীয় বেতন উন্নত সুযোগসুবিধা ছাড়াও সৃজনশীলতার প্রকাশ ঘটিয়ে যেকোনো প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ পদগুলোতে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন। কাজ করছেন বিশ্বব্যাংক থেকে শুরু করে অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থায়।প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবসায় প্রশাসন শিক্ষায় ভূমিকা রাখছে ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩টি অনুষদের অধীনে মোট ৪টি বিভাগ চালু রয়েছে। এর মধ্যে ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ অন্যতম। এ অনুষদের অধীনে রয়েছে ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিবিএ ও মাস্টার্স অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এমবিএ।ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিরআইএসইউ এর উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খান বলেন ভবিষ্যতের ভালোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সব সাবজেক্টই গুরুত্বপূর্ণ। তবে এই ক্ষেত্রে বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সামনের সারির। অন্যান্য বিষয়ের চেয়ে বিবিএতে ক্যারিয়ার গড়া সহজ ও সুযোগ বেশি। এই বিষয়ে অনেক স্নাতক বহুজাতিক কোম্পানিতে কাজ করার স্বপ্ন দেখেন। যে সুযোগ করে দিচ্ছে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়। বিবিএতে তাত্ত্বিক বিষয়ের চেয়ে ব্যবহারিক বা প্রায়োগিক বিষয় বেশি প্রয়োজনীয়। তাই আমরা এধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো মাথায় রেখে কাজ করে যাচ্ছি।বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের শিক্ষার্থীবৃন্দ দুই ধরনের কাজ করতে পারেন। উদ্যোক্তা হয়ে নিজের মতো কাজ করা নয়তো অন্যের অধীনে চাকরি করা। উদ্যোক্তা হতে আর্থিক মূলধন দরকার হওয়াতে পড়াশুনা শেষে বিশেষায়িত কোনো প্রতিষ্ঠানে কাজ করাই থাকে এই বিষয়ের শিক্ষার্থীদের মূল লক্ষ্য। সফল ব্যাংকার হওয়ার জন্যও অনেকে বিবিএতে পড়েন। বিভাগ সংশ্লিষ্টরা বলছেন চাকরির ক্ষেত্রে ব্যবসায় প্রশাসনের একজন শিক্ষার্থীর শিক্ষা স্তর তাঁর অন্যান্য যোগ্যতা উপর নির্ভর করে। দেখা যায় একজন ব্যক্তির স্নাতক বা মাস্টার ডিগ্রী আছে। কিন্তু অন্যজনের স্নাতকের পাশাপাশি কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে। সে কর্মদক্ষতা প্রমাণ করেছে। তখন নির্দিষ্ট চাকরির জন্য যোগ্যতার বিচারে সে এগিয়ে যাবে। আমাদের সরকারিবেসরকারি অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএর শিক্ষার্থীদের অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ থাকে না। হাতেকলমে অভিজ্ঞতার অভাবে পিছিয়ে পড়েন। এসব বিষয় চিন্তা করে ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি প্রাতিষ্ঠানিক প্রয়োজনীয়তাও ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের উপযোগী দক্ষ ও যোগ্য মানবসম্পদ তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে।এ সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট বিভাগের চেয়ারর্পাসন অলি আহাদ ঠাকুর বলেন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের উপযোগী দক্ষ ও যোগ্য মানব সম্পদ তৈরির লক্ষ্যে ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্টকে সাজানো হয়েছে। প্রচলিত ধারণার বাইরে এবং আন্তর্জাতিক মানকে সামনে রেখে আমাদের বিভাগের পাঠ্যক্রম প্রস্তুত করা হয়েছে এবং সেই অনুযায়ী দক্ষ ও যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ ও আধুনিক পাঠদান পদ্ধতি নিশ্চিত করা হয়েছে। এর পাশাপাশি শিক্ষার্থী ও শিক্ষকবৃন্দের গবেষণা কার্যক্রমকে উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরণের প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। এই ধারাবাহিকতায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দেশি ও বিদেশী বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সুসম্পর্ক স্থাপন ও পারস্পরিক সহযোগিতা বজায় রেখেছে। এছাড়াও স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপ ও যোগ্যতাসম্পন্ন গ্রাজুয়েটদের চাকরি দিতে প্রস্তুত করা হয়।পুরো ক্যাম্পাসে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা সিসিটিভি মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর সুবিধা সংবলিত ক্লাসরুম অত্যাধুনিক ল্যাঙ্গুয়েজ ল্যাব ওয়াইফাই সংযোগসহ সকল প্রকার আধুনিক সুযোগসুবিধা বিদ্যমান। ধূমপানমুক্ত এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশ। বিশ্ববিদ্যালয় ভবনের ৮ম তলায় রয়েছে সমৃদ্ধ লাইব্রেরি। এটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হওয়া শিক্ষার্থীদের পড়ার মনোযোগেও ব্যাঘাত ঘটে না। দেশের শীর্ষস্থানীয় পোশাক রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপ এর দুইকর্ণধার ও আইএসইউ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম মোশাররফ হুসাইন ও ভাইসচেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. আতিকুর রহমান বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। প্রতিষ্ঠাতারা বলছেন স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের ৩০টির ও অধিক সহযোগী প্রকল্পের মধ্যে ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি অন্যতম সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে একটি আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার ব্যাপারে তাঁরা অঙ্গীকারবদ্ধ। শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় কর্মদক্ষতার কথা চিন্তা করে ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে আইইউএসি ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি এ্যাসুরেন্স সেল গঠন করে। ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি গবেষণাকে গুরুত্ব দিয়ে সম্প্রতি আইএসইউ সেন্টার ফর রিসার্চ এন্ড পাবলিকেশন নামে একটি গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছে যার অধীনে দুটি আন্তর্জাতিক মানের জার্নাল প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা রয়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1040.csv b/Bangla_fin_news_articles/1040.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1da82acde06abf8772c59157c62d12273e37701f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1040.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1040,তালায় কাজু বাদাম চাষে সাফল্য,2021-08-10,গাজী জাহিদুর রহমান তালা সাতক্ষীরা সংবাদদাতা,তালা উপজেলার শিবপুর গ্রামের কাজু বাদাম চাষ করা হচ্ছে। ঐ গ্রামের মো. রফিকুল ইসলাম এই কাজু বাদাম চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। কাজু বাদাম সাধারণত খাগড়াছড়ির নারানখাইয়া পানখাইয়াপাড়া কমলছড়ি জামতলী ও পার্বত্য চট্টগ্রামের কিছু কিছু এলাকায় চাষ হয়ে থাকে।তালা উপজেলায় ব্যাপকভাবে কাজু বাদাম চাষের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন মো. রফিকুল ইসলাম। তিনি মিষ্টি পানির মৎস্য ঘেরের বেড়িবাঁধের ওপর রোপণ করেন পাঁচটি কাজু বাদাম গাছ। চাষ করার পর ফলন ধরেছে দুই বছর। কাজু বাদাম প্রক্রিয়াজাতকরণ শুরু করেছেন এই কৃষক। শুধু বীজ থেকে নয় কলম পদ্ধতিতে দ্রুত বংশবিস্তারের বিকাশ ঘটিয়েছেন। . ........অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য মো. রফিকুল ইসলাম জানান তিনি পাঁচ বছর আগে এই কাজু বাদামের চাষ করেন। গত দুই বছর গাছে কাজু বাদাম ধরেছে। কাজু বাদামের বীজগুলো চারা দেওয়ার জন্য রেখেছেন। বাড়িতে বীজ রোপণ করার পর নতুন চারাও গজিয়েছে। তাছাড়া কলম পদ্ধতিতে গাছের বংশবিস্তারের চেষ্টা করছেন বলে তিনি জানান। তিনি আরও বলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজু বাদাম চাষের গবেষণা ও পিএইচডি অধ্যয়নরত কৃষিবিদ জাকিয়া সুলতানাকে দেখে এই কাজু বাদাম চাষের প্রতি উদ্বুদ্ধ হয়েছেন। এই কাজু বাদাম চাষের জন্য তার কাছ থেকে কিছু বীজ এনে বাড়িতে চারা উৎপাদন করেন। তিনি বলেন শারীরিক উপকারিতার দিক থেকে কাজু বাদামের কোনো বিকল্প নেই। এতে প্রোটিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খনিজ এবং ভিটামিন রয়েছে। তবে কাজু বাদাম দামে একটু চড়া। খুচরা বাজারে প্রতি কেজি কাজু বাদাম বিক্রি হয় ৮০০ থেকে ১০০ টাকায়। তালা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা খাতুন জানান কাজু বাদাম একটি বিদেশি ফল। দেশে পাহাড়ি অঞ্চলে এই ফলের চাষ হয়ে থাকে। তালা উপজেলায় কাজু বাদামের চাষ হয়েছে অফিসের পক্ষ থেকে প্রদর্শনী প্লটও করা হয়েছে। গত বছর থেকে গাছে কাজু বাদাম ধরেছে। এই উপজেলায় কাজু বাদাম চাষের বিস্তার ঘটার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান এ কর্মকর্তা।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1041.csv b/Bangla_fin_news_articles/1041.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f90ff204a654c0419efddf6c4405b39eb7e1b8a8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1041.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1041,নামমাত্র সুদে অলস টাকার গতি করছে ব্যাংকগুলো,2021-08-10,রেজাউল হক কৌশিক,করোনায় ব্যাংকগুলো বিনিয়োগ করতে পারছে না। ফলে আমানত হিসেবে যা নিয়ে রেখেছে তা অলস পড়ে আছে। আর এর সঙ্গে প্রতি মাসেই রেমিট্যান্সের অর্থ যুক্ত হচ্ছে। এছাড়া সরকারঘোষিত প্রণোদনার অর্থও ব্যাংকের টাকা বাড়িয়েছে। এতে ব্যাংকগুলোতে অলস টাকার পাহাড় জমে গেছে। বর্তমানে ব্যাংকগুলোতে প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকা জমা আছে। আর একেবারেই অলস পড়ে আছে ৬০ হাজার কোটি টাকা।এত অলস টাকা ব্যাংকগুলোর জন্য কোনো কাজে আসছে না। এ কারণে অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যাংক বিনিয়োগ করছে যা ব্যাংকগুলোর জন্য ঝুঁকি তৈরি করে। এসব টাকার অপব্যবহার নিয়েও প্রশ্ন আছে। ফলে নামমাত্র সুদে ব্যাংকগুলো অলস টাকার একটা গতি করতে চায়। অন্যদিকে বাজারে বেশি টাকা চলে যাওয়ায় তা মূল্যস্ফীতি বাড়ার ঝুঁকি তৈরি করে। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকও ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে টাকা তুলে নিতে চায়।এমন পরিস্থিতিতে গতকাল সোমবার বাংলাদেশ বিলএর নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছে যেখানে ব্যাংকগুলো ৬ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করার জন্য প্রস্তুত ছিল। তবে পদ্ধতিগত কারণে ২ হাজার ৬০৫ কোটি টাকার গতি করতে পেরেছে। এসব টাকার বিপরীতে ব্যাংকগুলো বাত্সরিক সুদ পাবে মাত্র ৫৪ পয়সা বা ৭৫ পয়সা হারে। টাকা যাচ্ছে ব্যাংকের পরিচালকদের পকেটে ....ছবি সংগৃহীত।এত কম সুদে ব্যাংকগুলো কেন এই বিলের নিলামে অংশ নিচ্ছে সে বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. জায়েদ বখত ইত্তেফাককে বলেন করোনার সময়ে ব্যাংকগুলো তো বিনিয়োগ করতে পারছে না। এতে ব্যাংকে অলস টাকা পড়ে থাকলে তো কিছুই পাওয়া যাচ্ছে না। এজন্য এই বিলের মাধ্যমে যা পাওয়া যায় তাই তো লাভ। এ কারণে ব্যাংকগুলো এই নিলামের প্রতি এত আগ্রহী।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে গতকাল ৭ ও ১৪ দিন মেয়াদি বিলের প্রথম নিলামে ১৮ ব্যাংক প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়ার আবেদন করে। এর বিপরীতে বার্ষিক ১ শতাংশের কম সুদে ২ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা তুলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রথম নিলামে সাত দিন মেয়াদি বিলের মাধ্যমে বার্ষিক মাত্র শূন্য দশমিক ৫৪ শতাংশ তথা ৫৪ পয়সা সুদে তোলা হয়েছে ১ হাজার ৫০৫ কোটি টাকা। আর ১৪ দিন মেয়াদি বিলে ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা তোলা হয়েছে শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ তথা ৭৫ পয়সা সুদে।ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলেন বর্তমানে আন্তঃব্যাংক কলমানিতে সর্বনিম্ন সুদ ১ শতাংশ এবং আন্তঃব্যাংক রেপোতে শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ বার্ষিক সুদহার নির্ধারিত আছে। সর্বনিম্ন এই সুদে টাকা খাটানোর পরও অধিকাংশ ব্যাংকের কাছে অলস টাকা থাকছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তো আর এই টাকা বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করবে না। ফলে যেটুকু সুদ পাওয়া যাচ্ছে তাতেই ব্যাংকগুলো খুশি। বুধবার থেকে স্বাভাবিক নিয়মে ব্যাংকিং ....ফাইল ছবি।সর্বশেষ ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের নিলাম অনুষ্ঠিত হয়। ঐ দিন একটি ব্যাংক মাত্র শূন্য দশমিক শূন্য ২ শতাংশ তথা ২ পয়সা সুদে সাত দিনের জন্য ১৫০ কোটি টাকা রেখেছিল। এরপর থেকে নিলাম বন্ধ ছিল। বাজারে উদ্বৃত্ত তারল্য বেড়ে যাওয়ায় বৃহস্পতিবার সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীকে চিঠি দিয়ে নিলামের বিষয়টি অবহিত করা হয়।এর আগে ২৯ জুলাই চলতি অর্থবছরের মুদ্রানীতি ঘোষণায় বাংলাদেশ ব্যাংক জানায় অতিরিক্ত তারল্য আর্থিক খাতে বুদ্বুুদ তৈরি করলে তা তুলে নেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। অতিরিক্ত তারল্যের কারণে মূল্যস্ফীতি বা সম্পদের দাম বেড়ে গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নতুন নীতি গ্রহণে দ্বিধা করবে না। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে গত জুন পর্যন্ত ব্যাংক খাতে উদ্বৃত্ত তারল্য রয়েছে ২ লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে একবারে অলস পড়ে আছে ৬২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। অলস এই অর্থের বিপরীতে কোনো সুদ পায় না ব্যাংক। এতে করে অধিকাংশ ব্যাংক এখন আমানত নিতে অনীহা দেখাচ্ছে। করোনা ভাইরাসের প্রভাব শুরুর পর বাংলাদেশ ব্যাংক গত বছর বাজারে তারল্য বাড়াতে নানা নীতিসহায়তা দিলেও ঋণের চাহিদা বাড়েনি। যে কারণে অলস অর্থ বাড়ছে।সাধারণভাবে নগদ জমার হার সিআরআর সংরক্ষণের পর ব্যাংকগুলোর ১০ থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা অলস থাকে। তবে করোনা শুরুর পর ২০২০ সালের জুন শেষে এর পরিমাণ ২৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকায় দাঁড়ায়। করোনায় ব্যাংকগুলোতে অলস টাকার পাহাড় ....ছবি সংগৃহীতসম্প্রতি ঘোষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতি বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে সিআরআরের অতিরিক্ত রিজার্ভ গত এক বছরে প্রায় তিন গুণ বেড়ে ৬২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। উদ্বৃত্ত তারল্যের পরিমাণ গত বছরের জুনের তুলনায় প্রায় ৯২ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে।ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী প্রতিটি ব্যাংকের মোট দায়ের একটি অংশ বিধিবদ্ধ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রাখতে হয়। এর মধ্যে বর্তমানে নগদে রাখতে হয় সাড়ে ৪ শতাংশ যা সিআরআর হিসেবে বিবেচিত। করোনা শুরুর আগে গত বছরও সাড়ে ৫ শতাংশ সিআরআর রাখার বাধ্যবাধকতা ছিল। তবে বিভিন্ন বিল ও বন্ডের বিপরীতে বিধিবদ্ধ তারল্য বা এসএলআর রাখতে হচ্ছে আগের মতোই ১৩ শতাংশ।উদ্বৃত্ত তারল্যের মধ্যে সিআরআরে থাকা অলস অংশ বাদে বাকি অর্থ ট্রেজারি বিল ও বন্ডে বিনিয়োগ হিসেবে থাকে। এই টাকা সরকারকে ঋণ হিসেবে দেওয়া হয়। ব্যাংকগুলোতে প্রচুর অর্থ থাকায় সুদের হার অনেক কমেছে। আমানতের গড় সুদহার নেমেছে ৪ দশমিক ১৩ শতাংশে। ঋণের গড় সুদহার ৭ দশমিক ৩৩ শতাংশে নেমেছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1042.csv b/Bangla_fin_news_articles/1042.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..df36acd16b2489e453226f7775c18c19770f0b3d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1042.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1042,দ্রুত চাল আমদানির সিদ্ধান্ত সরকারের,2021-08-10,মুন্না রায়হান,করোনা মহামারিতে কর্মহীন শ্রমজীবী মানুষের সহায়তার ওএমএসসহ নানা কর্মসূচি চালুর ফলে কমছে সরকারের খাদ্যশস্যের মজুত। অন্যদিকে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বোরো সংগ্রহ হচ্ছে না। এ পরিস্থিতিতে দ্রুত চাল আমদানির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে সরকারের খাদ্যশস্যের মজুত কমলে এক শ্রেণির অসতৎব্যবসায়ী এর সুযোগ নেয়। ইতিমধ্যে খুচরা বাজারে মোটা চালের কেজি ৫০ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। এই দাম গত কয়েক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। তাই সরকার চাচ্ছে দ্রুত চাল আমদানি করে বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে।এছাড়া ওএমএসসহ বিভিন্ন কর্মসূচিতে বছরে ১৫ থেকে ২০ লাখ টন চাল প্রয়োজন। সূত্র জানিয়েছে প্রাথমিকভাবে মজুত বাড়াতে বিদেশ থেকে ১০ লাখ টন চাল আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে চলতি বছর দেশে বোরোর বাম্পার ফলন হলেও অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে বোরো সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে সরকারের খাদ্যশস্যের মজুত পরিস্থিতির ওপর। বোরো মৌসুমে এবার ৬ লাখ ৫০ হাজার টন ধান এবং ১০ লাখ টন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ....ছবি সংগৃহীতপ্রতি কেজি ধানের দাম ২৭ টাকা সেদ্ধ ও আতপ চালের দাম যথাক্রমে ৪০ ও ৩৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়। গত ২৮ এপ্রিল থেকে ধান ও ৭ এপ্রিল থেকে চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে। গতকাল সোমবার পর্যন্ত ৩ লাখ ৩০ হাজার ১৬৮ টন ধান ৭ লাখ ৯৫ হাজার ১৮৫ টন সেদ্ধ চাল ও ৬৩ হাজার ৬৫৫ টন আতপ চাল সংগ্রহ করা হয়েছে।এখনো ৩ লাখ ১৯ হাজার ৮৩২ টন ধান ও ১ লাখ ৪১ হাজার ১৮৭ টন চাল সংগ্রহ হয়নি। অথচ চলতি আগস্টেই বোরো সংগ্রহ অভিযান শেষ হচ্ছে।সংগ্রহ অভিযান সফল না হওয়ার শঙ্কার কথা জানিয়ে খাদ্য অধিদপ্তর সূত্র জানিয়েছে সরকার ধানচালের যে সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করেছে তারচেয়ে বাজারে ধানচালের দাম বেশি। তাই কৃষক ও মিলাররা সরকারের গুদামে ধানচাল সরবরাহে আগ্রহী নয়। তবে এই সূত্র জানিয়েছে বর্তমানে সরকারের গুদামে সাড়ে ১২ লাখ টন চাল মজুত আছে। দ্রুত চাল আমদানি করা হলে কোনো ধরনের সংকট তৈরি হবে না। গত অর্থবছরে ১৩ লাখ ৪৯ হাজার টন চাল আমদানি করা হয়েছিল বলে সূত্র জানায়।বাজারে মোটা চালের কেজি ৫০ টাকা ছাড়িয়েছেএদিকে চাল সিন্ডিকেট আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। কোনো কারণ ছাড়াই অস্থির হয়ে উঠেছে চালের বাজার। গতকাল রাজধানীর বাজারে মোটা চালের দাম আরেক দফা বেড়েছে। গত সপ্তাহে মোটা চালের কেজি ৪৮ থেকে ৫২ টাকায় বিক্রি হলেও গতকাল তা সর্বোচ্চ ৫৫ টাকায় উঠেছে। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি গতকাল তাদের দৈনন্দিন বাজার দরের প্রতিবেদনে দাম বাড়ার এ তথ্য তুলে ধরেছে।সরকারের এ বিপণন সংস্থাটির হিসেবেই গত বছর এই সময় প্রতি কেজি মোটা চালের দাম ছিল ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। এ হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে প্রতি কেজি মোটা চালে দাম বেড়েছে সাত থেকে আট টাকা। এতে বিপাকে পড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষ।গতকাল বাজারে অন্যান্য চালের মধ্যে সরু চাল নাজিরশাইলমিনিকেট ৬০ থেকে ৬৮ টাকা ও মাঝারি মানের চাল পাইজামলতা ৫০ থেকে ৫৬ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়। ....ছবি সংগৃহীতসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বোরোর সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হলেও সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কারণ করোনা সংকটের এই সময়েও দেশে চাল উৎপাদন বেড়েছে। গত বছর মার্চে দেশে করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পর দুই বোরো মৌসুমেই ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে ২০২০২১ অর্থবছরে ৪৮ লাখ ৮৩ হাজার হেক্টর জমিতে রেকর্ড পরিমাণ ২ কোটি ৮ লাখ ৮৫ হাজার ২৬২ টন চাল উত্পাদন হয়েছে। যা গত কয়েক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। সরকারের গুদামে চালের মজুত কম থাকলেও অসত্ ব্যবসায়ীরা এই চাল মজুত করেছে।তারা এখন বাজারে সরবরাহ কমিয়ে সংকট তৈরি করে চালের দাম বাড়াচ্ছে। এই কারসাজি চক্রকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে পারলেই চালের বাজার স্থিতিশীল হবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1043.csv b/Bangla_fin_news_articles/1043.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5e59b6581662647aefb1467de3c085606be12ffd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1043.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1043,সূচক মূলধনে নতুন রেকর্ড ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন,2021-08-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান মূল্য সূচকসহ বাকি দুটি সূচক গতকাল ইতিহাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে। সেই সঙ্গে ইতিহাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে বাজার মূলধন। লেনদেনও ইতিহাস সৃষ্টির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। প্রায় ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেনের দেখা মিলেছে শেয়ারবাজারে।বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে বিএসইসি অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতউল ইসলাম দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে গতি ফিরতে শুরু করে দেশের শেয়ারবাজারের। গড়তে থাকে একের পর এক নতুন নতুন রেকর্ড। গতকাল সোমবার ডিএসইতে ২ হাজার ৯৩৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে গতকালকে যে পরিমাণ লেনদেন হয়েছে তা ১০ বছর ৮ মাস ৪ দিন বা ২ হাজার ৫২৮ কার্যদিবসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এর আগে ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর গতকালকের চেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছিল। ঐদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ২৪৯ কোটি ৫৭ লাখ টাকার। সাড়ে ৬ হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়েছে ডিএসইর সূচক ....ডিএসইর সব সূচকেরও রেকর্ড গড়েছে। ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩২ দশমিক ০৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬২৮ দশমিক ১৪ পয়েন্টে। ডিএসইর এই সূচকটি শুরুর দিন থেকে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চে অবস্থান করেছে। এর আগে সূচকটি গত ৫ আগস্ট সর্বোচ্চ স্থানে অবস্থান করছিল। সূচকটি ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি থেকে চালু হয়। গতকাল লেনদেন শেষে ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১২ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৫২ দশমিক ১১ পয়েন্টে। ডিএসই৩০ সূচক ৬ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৯২ দশমিক ৬২ পয়েন্টে। এ দুই সূচক অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চে অবস্থান করছে। এর আগে শরিয়াহ সূচক ২০১৪ সালের ১৯ জানুয়ারি ৯৪১ দশমিক ২৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই৩০ সূচক ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি ১ হাজার ৪৬০ দশমিক ৩০ পয়েন্টে চালু হয়েছে। বাজারের তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইতে গতকাল ৩৭৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৮১টির বা ৪৮ দশমিক ৪০ শতাংশের শেয়ারদর কমেছে ১৭৩টির বা ৪৬ দশমিক ২৬ শতাংশের এবং ২০টির বা ৫ দশমিক ৩৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ১৫২ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ফার্মার ৭১ কোটি ৬০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৬০ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক। লকডাউনে আরো সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা ফিরেছে শেয়ারবাজারে ....এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে ন্যাশনাল পলিমার জিপিএইচ ইস্পাত এসএস স্টিল জিনেক্স ইনফোসিস মালিক স্পিনিং ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো এবং ফুওয়াং সিরামিক।অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১০১ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ২৮৯ দশমিক ৭৮ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ৩২১টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৫৭টির দর বেড়েছে কমেছে ১৪৪টির আর ২০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ১২৮ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1044.csv b/Bangla_fin_news_articles/1044.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..467ffc6b480f2e7e6aec7c1eee19d7ceb1a956d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1044.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1044,বুধবার থে‌কে স্বাভাবিক নিয়মে ব্যাংকিং,2021-08-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধ শিথিল করে আগামী বুধবার ১১ আগস্ট থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রায় সব কিছু খুলে দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। ওইদিন থেকে স্বাভাবিক নিয়মে ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে। এ সময় লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। আর ব্যাংক পরবর্তী আনুষঙ্গিক কাজ চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।আজ সোমবার ৯ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংক এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় করোনার কারণে ব্যাংক সেবা শাখা খোলা ও কর্মীদের বিষয়ে যেসব নির্দেশনা ছিলো আগামী বুধবার থেকে তার কোনোটাই কার্যকর থাকবে না। তবে অফিসের কর্মপরিবেশে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সেবা দিতে হবে। পাশাপাশি মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত ২৮ জুন সীমিত ও পরে ১ জুলাই কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হয়। তারপর ৪ জুলাই রবিবার ব্যাংকের লেনদেন বন্ধ ছিলো। পরের রবিবার অর্থাৎ ১১ জুলাইও ব্যাংকের শাখা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ খোলা থাকছে ব্যাংক লেনদেন আড়াইটা পর্যন্ত ....পরে আবার করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে গত ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত কঠোর লকডাউন জারি করা হয়। লকডাউনের আওতায় সপ্তাহের রবিবার ও বুধবার ব্যাংক বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বাকি কার্যদিবসে ব্যাংক সকাল ১০টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত খোলা রাখার সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1045.csv b/Bangla_fin_news_articles/1045.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e069512b7c2f955fa010bef9518871297444f30a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1045.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1045,দেশের ২৮তম গ্যাসক্ষেত্রের সন্ধান,2021-08-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিলেটের জকিগঞ্জে দেশের ২৮তম গ্যাসক্ষেত্রের সন্ধান পেয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ডপ্রোডাকশন কোম্পানি বাপেক্স। সোমবার ৯ আগস্ট জ্বালানি নিরাপত্তা দিবসের ওয়েবিনারে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।ওয়েবিনারে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আরও জানান বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শী সিদ্ধান্তের ফলে পাঁচটি গ্যাসক্ষেত্র এখনও দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির মূল ভিত্তি। নসরুল হামিদ জানান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশে প্রায় শতভাগ বিদ্যুতায়ন করেছে সরকার। এখন লক্ষ্য দেশে নিরবচ্ছিন্ন এবং সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি নিশ্চিত করা।বাপেক্সের অনুসন্ধানে পাওয়া গ্যাসক্ষেত্রে উত্তোলনযোগ্যগ্যাস মজুদ আছে ৫০ বিলিয়ন ঘনফুট। সেখান থেকে গ্রিডে দৈনিক ১০ মিলিয়ন যুক্ত হবে।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1046.csv b/Bangla_fin_news_articles/1046.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f88ba6cea1a811e69f27f21b3edd1f1b4eb5c68 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1046.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1046,অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে সাড়ে ৪০০ কোটি টাকার ইনসেনটিভ বিতরণ,2021-08-09,জামাল উদ্দীন,দেশের চারটি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক ও একটি বিশেষায়িত ব্যাংকের ইনসেনটিভ বোনাস বিতরণ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। হিসাবের মারপ্যাঁচে আয় দেখিয়ে এসব ব্যাংক কর্মীদের প্রণোদনা ভাতা দিলেও কার্যত ব্যাংকগুলোর আর্থিক অবস্থা সঙ্গিন। এমনকি লোকসানি হয়েও ইনসেনটিভ বোনাস প্রদান কতোটা যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। গঠন করা হয়েছে তদন্ত কমিটি। কিন্তু কমিটির কাছে ব্যাংকগুলোর ব্যাখ্যা সন্তোষজনক হয়নি।আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ সূত্র জানায় উল্লেখিত ব্যাংকগুলোর ইনসেনটিভ বোনাসের বিষয়ে কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেনি। ব্যাংক মুনাফা করলেই তো বোনাস দেওয়ার বিষয়টি আসবে। কিন্তু সে রকম কোনো তথ্য তাদের আর্থিক প্রতিবেদনে নেই। তবে বলা হয়েছে তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম মেনেই দিয়েছে। কোনো কোনো ব্যাংক বলেছে তাদের সংঘবিধি এবং পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন নিয়েই কর্মীদের মধ্যে প্রণোদনা ভাতা বিতরণ করা হয়েছে। মেয়াদি আমানতের সুদহার মূল্যস্ফীতির কম হবে না ....সূত্রমতে যেসব ব্যাংকের ইনসেনটিভ বোনাস নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী জনতা অগ্রণী রূপালী ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বিডিবিএল লিমিটেড। এসব ব্যাংকের ইচ্ছেমতো ইনসেনটিভ বোনাস দেওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকও উদ্বেগ প্রকাশের পর অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ অতিরিক্ত সচিবদের সমন্বয়ে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। সম্প্রতি ঐ চার ব্যাংক ও বিশেষায়িত ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালকগণ তদন্ত কমিটির কাছে তাদের ব্যাখ্যা প্রেরণ করেছে। তাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন ও ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন সাপেক্ষেই ইনসেনটিভ বোনাস বিতরণের কথা বলা হয়। বিডিবিএল তাদের ব্যাখ্যায় বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৯৭৫ সালের ৩০ মে তারিখের এক সার্কুলারের বরাত দিয়ে বলেছে বিডিবিএলের কর্মী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইনসেনটিভ বোনাস প্রাপ্য হবেন। তবে প্রধান নির্বাহীর ইনসেনটিভ বোনাস ১০ লাখ টাকার বেশি হবে না। প্রতিষ্ঠানটির সংঘবিধি অনুযায়ী পরিচালনা পর্ষদ সন্তুষ্ট হলে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ উত্সাহভাতা দিতে পারে।সূত্র জানায় আলোচ্য ব্যাংকগুলোর আর্থিক অবস্থা সঙ্গিন। নিয়ম অনুযায়ী ভালো মুনাফা করলে কিংবা কোনো কর্মীর পারফরম্যান্সের ওপর তাকে প্রণোদনা ভাতা দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু ঢালাওভাবে সবাইকে প্রণোদনা ভাতা দেওয়ার যৌক্তিকতা প্রশ্নসাপেক্ষ। তথ্য অনুযায়ী রাষ্ট্রায়ত্ত চারটি বাণিজ্যিক ব্যাংক তথা সোনালী জনতা অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক ২০১৯ সালে নিট লোকসান গুনেছে ১৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ঐ বছরেই চারটি ব্যাংক ৪৩৭ কোটি টাকা ইনসেনটিভের নামে কর্মীদের দিয়েছে। এই চারটি ব্যাংকে প্রায় ৪৮ হাজার কর্মকর্তাকর্মচারী রয়েছে। সূত্রমতে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর প্রভিশন ঘাটতিও প্রবল। খেলাপি ঋণের সিংহভাগই এসব ব্যাংকের। হলমার্ক বিসমিল্লাহ অ্যাননটেক্সসহ নানা জালিয়াতির ঘটনায় আলোচিত রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে এখনো শৃঙ্খলা ফিরে আসেনি। গ্রাহকসেবা থেকে শুরু করে ঋণ বিতরণেও নানা অনিয়মের অভিযোগ পুরনো। এমনকি করোনা মোকাবিলায় সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নে গড়িমসির অভিযোগও রয়েছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের বঞ্চিত করে শুধু বড়দের সন্তুষ্ট করতেই এসব ব্যাংকের আগ্রহ বেশি ছিল। এ অবস্থা থেকে উত্তরণ না হলে সার্বিক অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সূত্রগুলো।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1047.csv b/Bangla_fin_news_articles/1047.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..612827d36926b2e5c30a29b336f28074ee412f06 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1047.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1047,১১ আগস্ট থেকে দোকানপাটশপিংমল খোলা,2021-08-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামী ১১ আগস্ট থেকে বিধিনিষেধ শিথিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ায় দিন থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সারাদেশে খুলছে দোকানপাট ও শপিংমল। রবিবার ৮ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ কথা বলা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় ১১ আগস্ট থেকে শপিংমল মার্কেট দোকানপাট সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে। এছাড়া সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত অর্ধেক আসন খালি রেখে খাবারের দোকান হোটেলরেস্তোরাঁ খোলা রাখা যাবে। সবক্ষেত্রে মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে হবে এবং স্বাস্থ্য অধিদফতর প্রণীত স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত ১ জুলাই থেকে কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হয়। ঈদুল আজহা উপলক্ষে ৮ দিনের জন্য বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়। পরে ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত আবার বিধিনিষেধ শুরু হয়। সেই বিধিনিষেধ ১০ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1048.csv b/Bangla_fin_news_articles/1048.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a44b07177f09ba7f928429e66fe4f93353e51a93 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1048.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1048,মেয়াদি আমানতের সুদহার মূল্যস্ফীতির কম হবে না,2021-08-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে কোনো ব্যাংক মূল্যস্ফীতির হারের চেয়ে মেয়াদি আমানতে সুদ কম দিতে পারবে না। তিন মাস বা তার বেশি মেয়াদের জন্য ঘোষিত আমানতের ক্ষেত্রে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে। তবে ঋণের সর্বোচ্চ সুদহারের সীমা বর্তমানের মতো ৯ শতাংশে অপরিবর্তিত থাকবে। রবিবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়।আমানতকারীদের স্বার্থ সুরক্ষা এবং ব্যাংকিং খাতে ভারসাম্যহীনতা রোধে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মেয়াদি আমানতে বর্তমানে তিন থেকে ৫ শতাংশ সুদ পাওয়া যাচ্ছে। বেশি মেয়াদি আমানতে ৬ শতাংশ সুদ নির্ধারিত আছে। অথচ সাম্প্রতিক সময়ে গড় মূল্যস্ফীতি রয়েছে ৬ শতাংশের মতো।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ব্যক্তি পর্যায়ের মেয়াদি আমানত এবং বিভিন্ন সরকারিবেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাকর্মচারীদের প্রভিডেন্ট ফান্ড অবসরোত্তর পাওনাসহ বিভিন্ন পাওনা পরিশোধের লক্ষ্যে গঠিত তহবিলের যে কোনো পরিমাণের মেয়াদি আমানতের ওপর সুদহার কোনোভাবেই মূল্যস্ফীতি চেয়ে কম নির্ধারণ করা যাবে না। তবে প্রাতিষ্ঠানিক আমানতের ক্ষেত্রে এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। এতে বলা হয় ৩ মাস ও তার বেশি মেয়াদি আমানতের ওপর সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে এ নির্দেশনা মানতে হবে। যে মাসের সুদহার নির্ধারণ করা হবে তার তিন মাস আগের ১২ মাসের গড় মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিতে হবে। অর্থাৎ আগস্টে আমানতের সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে মে মাসের গড় মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিতে হবে। গত মে মাসে গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ।বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে ব্যাংকের তহবিলের প্রধান উৎস আমানতকারীদের থেকে সংগৃহীত অর্থ। আমানতের ওপর সুদহার অতিমাত্রায় কমলে ভবিষ্যতে ব্যাংকের আমানতের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। ফলে ব্যাংকের দায়সম্পদ ব্যবস্থাপনায়ও ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি হতে পারে। ব্যাংক থেকে পাওয়া বিবরণী পর্যালোচনায় দেখা যায় অধিকাংশ ব্যাংক মেয়াদী আমানতের ওপর মূল্যস্ফীতির হারের চেয়ে কম সুদ দিচ্ছে। ক্ষুদ্র আমানতকারীসহ অন্যান্য আমানতকারীদের একটি অংশ তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য ব্যাংকে রক্ষিত আমানতের সুদের ওপর নির্ভরশীল। ব্যাংকে রক্ষিত মেয়াদি আমানতের ওপর মূল্যস্ফীতির হারের চেয়ে কম সুদ দেওয়ায় আমানতকারীদের ক্রয় ক্ষমতা কমছে। এতে করে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এছাড়া মেয়াদি আমানতের ওপর সুদহার অত্যধিক হ্রাস জনসাধারণের সঞ্চয় প্রবণতাকে নিরুৎসাহিত করে। ফলে আমানতকারীরা তাদের সঞ্চিত অর্থ ব্যাংকে রাখার পরিবর্তে ঝুঁকিপূর্ণ খাতসহ বিভিন্ন অনুৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগের প্রবণতা বাড়ছে। গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের এক নির্দেশনায় জানানো হয় ২০২০ সালের ১ এপ্রিল থেকে ক্রেডিট কার্ড ছাড়া সব ঋণে সর্বোচ্চ সুদহার হবে ৯ শতাংশ। তবে আমানতে সুদহার নির্ধারণের ক্ষমতা ব্যাংকগুলোর ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর নিজেদের মুনাফা ধরে রাখতে ব্যাংকগুলো আমানতের সুদ ব্যাপক কমাতে শুরু করে। এর মধ্যে করোনা শুরু হওয়ায় ব্যাংকগুলোর সিআরআর দেড় শতাংশ কমানো প্রণোদনার আওতায় ঋণ বিতরণের জন্য প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকার পুনঅর্থায়ন তহবিলসহ বিভিন্ন নীতি সহায়তার কারণে বাজারে তারল্য বেড়েছে। আবার গত অর্থবছর রেমিট্যান্সে রেকর্ড ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি হয়। এসব কারণে ব্যাংকগুলোর হাতে উদ্ধৃত তারল্য ব্যাপক বেড়েছে। অথচ গত জুন পর্যন্ত বেসরকারি খাতে ঋণ বেড়েছে মাত্র ৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ। এসব কারণে গত জুন শেষে ব্যাংকগুলোর অলস তারল্য দাঁড়িয়েছে ৬২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আর ২ লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা উদ্ধৃত রয়েছে। ফলে বেশিরভাগ ব্যাংক এখন আমানত নিতেই অনীহা দেখাচ্ছে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1049.csv b/Bangla_fin_news_articles/1049.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..939bab7f830d4263610d4f1a523c98bd1b7bff59 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1049.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1049,১১ আগস্ট থেকে পুরোদমে খোলা থাকবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান,2021-08-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধ শিথিল করে আগামী বুধবার ১১ আগস্ট থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রায় সব কিছু খুলে দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। রবিবার ৮ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখা এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় চলমান কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল করে এ প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী বিধিনিষেধ শিথিল হবে ১১ আগস্ট বুধবার থেকে সকল সরকারি বেসরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত অফিস ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা রেখে নতুন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। নতুন প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সব ধরনের দোকানপাট ও শপিংমল খোলা থাকবে সেই সঙ্গে খাবারের দোকান হোটেলরেস্তোরাঁ অর্ধেক আসন খালি রেখে সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে। ....মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পাওয়া প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে ১১ আগস্ট থেকে দেশব্যাপি চলাচল করবে সব ধরনের গণপরিবহন। পরিবহনের আসন সংখ্যার সমান যাত্রী নিয়ে চলাচল করবে গণপরিবহনগুলো।সকল প্রকার শিল্প কারখানা চালু থাকবে।৫০ শতাংশ আসন ফাঁকা রেখে ১১ আগস্ট থেকে চলবে ট্রেন। প্রজ্ঞাপনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে গণপরিবহন মার্কেট ও বিভিন্ন দফতর ও বাজারসহ যেকোনো প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনে অবহেলা পরিলক্ষিত হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দায়িত্ববহন করবে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1050.csv b/Bangla_fin_news_articles/1050.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b2c7b971c4c72fbeb89dc8b1a338037569753404 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1050.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1050,শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার পেলো ওয়ালটন,2021-08-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের সবচেয়ে ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন। এক যুগেরও বেশি সময় ধরে ক্রিকেট ফুটবল হকিসহ সব ধরনের গ্রামীণ ও ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলায় পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে আসছে ওয়ালটন গ্রুপ। এরই প্রেক্ষিতে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক খেলাধুলায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার২০২১ পেলো ওয়ালটন।বৃহস্পতিবার ০৫ আগস্ট ২০২১ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের শেখ কামাল মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ওয়ালটনসহ ১২ ক্রীড়াবিদ ক্রীড়া সংগঠক প্রতিষ্ঠান ও ক্রীড়া সাংবাদিককে পুরস্কৃত করা হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালএর ৭২তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন এবং শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার ২০২১ প্রদান শীর্ষক ওই অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড বিসিবি প্রেসিডেন্ট মো. নাজমুল হাসান যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. আখতার হোসেন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের ম্যানেজার তানভীর মাজহার ইসলাম তান্না বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক হারুনুর রশীদ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মো. মাসুদ করিম এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন।ওয়ালটনের পক্ষে পুরস্কার গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির জ্যেষ্ঠ নির্বাহী পরিচালক গেমস অ্যান্ড স্পোর্টস এফ এম ইকবাল বিন আনোয়ার ডন। সে সময় সিনিয়র ডেপুটি অপারেটিভ ডিরেক্টর রবিউল ইসলাম মিলটনসহ ওয়ালটন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। . ........উল্লেখ্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল ছিলেন বাংলাদেশের আধুনিক ক্রীড়া ও সংস্কৃতি আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ। জাতির এ কীর্তিমান তরুণের অবদানকে স্মরণীয় এবং তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধার নিদর্শনস্বরূপ ৭টি ক্ষেত্রে শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার প্রবর্তন করে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। শেখ কামালের ৭২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রথমবারের মতো প্রবর্তিত এ পুরস্কারে দেশের সেরা ক্রীড়া পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠান হিসেবে মনোনীত হয় ওয়ালটন গ্রুপ।পুরস্কারপ্রাপ্তদের মধ্যে অন্যরা হলেন ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের সাবেক সভাপতি মনজুর কাদের কারাতে ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ক্য শৈ হ্লা ক্রিকেটার আকবর আলী নারী ফুটবলার উন্নতি খাতুন আর্চার রোমান সানা ভারোত্তোলক মাবিয়া আক্তার সীমান্ত সাতারু মাহফুজা খাতুন শীলা দাবারু মো. ফাহাদ রহমান বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড এবং ক্রীড়া সাংবাদিক মো. কামরুজ্জামান।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1051.csv b/Bangla_fin_news_articles/1051.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..261bfb74420460d0f020626dfa52ba6529ac1097 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1051.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1051,সিটিও ফোরাম ইনোভেশন হ্যাকাথনের নিবন্ধন শুরু,2021-08-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় বাস্তবধর্মী ৬টি সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করার লক্ষ্য নিয়ে তথ্য প্রযুক্তিবিদদের সংগঠন সিটিও ফোরাম আয়োজন করেছে সিটিও ফোরাম ইনোভেশন হ্যাকাথন ২০২১। গত ১ আগস্ট থেকে শুরু হয়েছে এর নিবন্ধন প্রক্রিয়া। চলবে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত। যে কোন বয়সী বাংলাদেশি নাগরিক সিটিও ফোরাম বাংলাদেশ এর ওয়েবসাইট . থেকে নিবন্ধন করতে পারবে।সিটিও ফোরামের সাথে এই আয়োজনে যোগ দিয়েছে বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি বিভাগের দুইটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথরিটি এবং এস্প্যায়ার টু ইনোভেট বা এটুআই।খুদা মুক্ত বিশ্ব সুস্বাস্থ্য গুনগত শিক্ষা ইকমার্স এমার্জিং টেকনোলজি ভার্চুয়াল এসিস্টেন্স অনলাইন সার্টিফিকেট ভেরিফিকেশন এমন ৬টি চ্যালেঞ্জ ও ৩টি সাব চ্যালেঞ্জ নিয়ে আগামী ৪ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় পর্যায়ের ভার্চুয়াল ইনোভেশন হ্যাকাথন। তিন রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হবে এই প্রতিযোগিতা। ধারণা উপস্থাপনের পর ১৮ সেপ্টেম্বর জমা দিতে হবে উদ্ভাবনার প্রোটোটাইপ। আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে নির্বাচিত করা হবে সেরা উদ্ভাবন। অংশগ্রহণকারি বিজয়ীদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় আর্থিক পুরস্কার ও একই সাথে দেশের প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিতে ক্যারিয়ার গঠনের সুযোগ।ট্রান্সফরমেশন এম্পাওয়ারমেন্ট ইমপ্লয়মেন্ট স্লোগানে শুরু হওয়া এ ভার্চুয়াল হ্যাকাথনের নিবন্ধন প্রক্রিয়ার শুরুর ঘোষণা দেওয়া হয়েছে ৫ আগস্ট এক অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে।ভার্চুয়াল সম্মেলনে অংশ নিয়ে সিটিও ফোরামের সভাপতি তপন কান্তি সরকার বাংলাদেশ গোল্ডেন ডিভিডেন্ট যুগে রয়েছে মনে করিয়ে দিয়ে বলেন এই তরুণদেরকে যদি সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে তাদের এই সকল ইনোভেটিভ আইডিয়াকে সঠিক নার্সিং করা যায় তবেই হবে ডিজিটাল বাংলাদেশ। তাই দেরি না করে নিজেদের আইডিয়াগুলোকে সামনে নিয়ে আসতে এবং এসকল আইডিয়ার বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে এই ইনোভেশন হ্যাকাথনে অংশগ্রহণ করার জন্য বলেন।তিনি বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথরিটি এবং এস্প্যায়ার টু ইনোভেট এটুআই সরকারের এই দুই প্রতিষ্ঠানকে আয়োজনের অংশীদার হওয়ায় একই সাথে মিডিয়া পার্টনার হিসেবে যুক্ত হওয়ায় একাত্তর টিভি ও দৈনিক ভোরের কাগজকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।ইনোভেশন হ্যাকাথনের টেকনিক্যাল কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ডঃ সৈয়দ আখতার হোসেন পাওয়ারপয়েন্ট প্রেজেন্টেশানের মাধ্যমে হ্যাকাথনের সার্বিকদিক তুলে ধরেন।বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথরিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আইসিটি ডিভিশনের অতিরিক্ত সচিব ড. বিকর্ণ কুমার ঘোষ বলেন বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে ডিজিটাল হিসেবে পরিণত করতে এই ইনোভেশন হ্যাকাথন একটি মাইল ফলক হয়ে থাকবে তিনি ইনোভেশন হ্যাকাথনের পার্টনার হিসেবে হাইটেক পার্ক থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদানের কথা বলেন। ইনোভেশন হ্যাকাথনের মিডিয়া পার্টনার দৈনিক ভোরের কাগজের প্রধান সম্পাদক শ্যামল দত্ত সুদূর আমেরিকার সিলিকন ভ্যালীর এক আইটি রোডশো থেকে যোগদান করেন এবং সেখানকার টেকনোলজিগুলোকে এডাপ্ট করার জন্য এই ইনোভেশন হ্যাকাথনের গুরুত্ব তুলে ধরেন।আরেক মিডিয়া পার্টনার একাত্তর টিভির সম্পাদক এবং এডিটরস গিল্ড এর সভাপতি মোজাম্মেল বাবু সংযুক্ত হয়ে তিনি উদ্যক্তা তৈরি করতে উদ্ভাবনকে গুরুত্ব দেয়ার কথা বলেন।এস্পায়ার টু ইনোভেট এটুআই এর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা এবং সিটিও ফোরামের সাধারণ সম্পাদক আরফে এলাহী মানিক তার বক্তব্যে সরকারের প্রায় ২ হাজারের ও অধিক সকল সেবাগুলোকে ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসতে ইনোভেশন প্রক্রিয়ার আবশ্যিকতা তুলে ধরেন এবং সেই কারণে এই ইনোভেশন হ্যাকাথনে সিটিও ফোরাম বাংলাদেশ এর সাথে বাংলাদেশ সরকারের এটুআই প্রকল্পের এর যোগবন্ধনের গুরুত্ব প্রকাশ করেন। তিনি সিটিও ফোরামের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সকলকে আহ্বান করেন এই ইনোভেশন হ্যাকাথনে নিবন্ধন করে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে।ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে জুমের মাধ্যমে সিটিও ফোরামের কার্যনির্বাহী ও অন্যান্য সদস্যবৃন্দ সহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ অংশগ্রহণ করেন। সিটিও ফোরামের অফিশিয়াল ফেসবুক পেইজে ভার্চুয়াল সম্মেলন সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1052.csv b/Bangla_fin_news_articles/1052.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1f04abbe52fac6aeffb58b6a6ebb76b06711d4bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1052.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1052,আজ ব্যাংক বন্ধ থাকবে,2021-08-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের বিদ্যমান পরিস্থিতি বিবেচনায় আজ রবিবার ৮ আগস্ট ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে। বৃহস্পতিবার ৫ আগস্ট এ বিষয়ে একটি সার্কুলার জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের অফসাইট সুপার ভিশন বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. আনোয়ারুল ইসলাম।তবে ৯ ও ১০ আগস্টও ব্যাংকে লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত। ওই সার্কুলারে বলা হয় করোনা সংক্রমণের বিদ্যমান পরিস্থিতি বিবেচনায় ৮ আগস্ট সকল তফসিলি ব্যাংক বন্ধ থাকবে। তবে ৯ ও ১০ আগস্ট ব্যাংকে লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত।লেনদেন পরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য বেলা সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা রাখা যাবে বলে ওই সার্কুলারে বলা হয়।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1053.csv b/Bangla_fin_news_articles/1053.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6bfd321c43676f200827af8cd7bb57418fcb2489 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1053.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1053,বদলে যাচ্ছে কোকাকোলার স্বাদ,2021-08-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,নতুন ফর্মুলাতে বদলে যাবে কোকাকোলার জনপ্রিয় পানীয়ের স্বাদ এমনই ঘোষণা করেছে কোকাকোলা। কোকাকোলা জিরো সুগার বা কোক জিরো নামের এই ড্রিঙ্কের ফ্লেভারে পরিবর্তন আনার ঘোষণা করা হয়। সংস্থা জানায় সাধারণ কোকএর মতোই স্বাদ আনার চেষ্টা করা হচ্ছে কোক জিরোর ক্ষেত্রে।সংবাদ মাধ্যম সিএনএনের বরাতে জানা যায় ইতিমধ্যে এই গ্রীষ্মে কোকাকোলার নতুন সংস্করণ কোক জিরো সুগার বাজারে ছেড়েছে কোকাকোলা। কোকাকোলার দাবি এই নতুন রেসিপির জিরো ক্যালরিযুক্ত কোকের স্বাদ আগের চাইতে অনেক ভালো। ...কেউ কেউ পজেটিভ রিভিউ দিলেও তাদের সাথে সুর মেলাতে দেখা যায় নি বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা কোকের বেশিরভাগ গ্রাহককে। ভাল না বাজে স্বাদহীন নানানভাবে টুইটারে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তারা।শেষবার ২০১৭ সালে যখন কোম্পানিটি পানীয়ের ফর্মুলা এবং প্যাকেজিং পরিবর্তন করেছিল তখনও অনেক ভোক্তা হতাশা ব্যক্ত করেছিলেন। তবুও বাজার গবেষণা সংস্থা ইউরোমনিটর ইন্টারন্যাশনালের তথ্য অনুযায়ী কোক জিরো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লোক্যালোরি সোডার বাজারে ঠিকই তার পসার বাড়িয়ে চলেছে। ১৮৮৬ সালে কোকাকোলার জন্ম এর প্রায় ১০০ বছর পর ১৯৮৫ সালের এপ্রিলে নিউইয়র্কে প্রথম কোম্পানিটি তাদের পানীয়ের নতুন এক ফর্মুলা নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে। সেসময় গুজব উঠেছিল যে কোকাকোলা ১০০ বছরে প্রথমবারের মতো তাদের পানীয়ের স্বাদে পরিবর্তন আনছে।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1054.csv b/Bangla_fin_news_articles/1054.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b11ff9c256bc45ac9e275e70728470652f2a31f4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1054.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1054,বিদ্যুতে ভর্তুকি সাড়ে ১৬ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়াচ্ছে,2021-08-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে বিদ্যুতের চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে। বৃদ্ধি পেয়েছে এর উত্পাদন ক্ষমতাও। তবে উত্স জ্বালানি গ্যাস স্বল্পতার কারণে গ্যাসভিত্তিক কেন্দ্রগুলোর সক্ষমতার অর্ধেকও ব্যবহার করা যাচ্ছে না। গ্যাসসংকটের কারণে ডিজেলের ব্যবহার বাড়িয়ে বিদ্যুত্ উত্পাদন বাড়াচ্ছে বাংলাদেশ বিদ্যুত্ উন্নয়ন বোর্ড পিডিবি।আর ডিজেলের ব্যবহার বাড়ানোর ফলে চলতি অর্থ বছরে বিদ্যুত্ উত্পাদনে ভর্তুকি সাড়ে ১৬ হাজার কোটি টাকায় গিয়ে দাঁড়াবে। বিদ্যুৎবিভাগ এবং পিডিবি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।দেশে বিদ্যুত্ উৎপাদনে সবচেয়ে কম খরচ হয় পানি বিদ্যুতে। এর পরে বেশি খরচসাপেক্ষ জ্বালানিগুলো যথাক্রমেকয়লা গ্যাস ডিজেল ও ফার্নেস তেল এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে। পিডিবির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী বেলায়েত হোসেন জানান বিদ্যুৎউৎপাদনে বর্তমানে দৈনিক ১৫০ কোটি ঘনফুট গ্যাস প্রয়োজন। এর বিপরীতে পেট্রোবাংলা সরবরাহ করছে ১২৫১৩৫ কোটি ঘনফুট গ্যাস। এখন গ্যাসের ঘাটতি ডিজেলে পূরণ করতে হবে। এতে খরচ বেড়ে যাবে। তাই বিদ্যুৎউৎপাদনে সরকার যে বরাদ্দ রেখেছে তা বাড়িয়ে সাড়ে ১৬ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করা প্রয়োজন। ইতিমধ্যে বিদ্যুৎবিভাগের মাধ্যমে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগকে ডিজেলের সরবরাহ বাড়ানোর চিঠি দেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্রায়াত্ত সংস্থা বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন বিপিসি সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। ....২০২১২২ অর্থবছরে বিদ্যুত্ খাতের জন্য সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকা বাজেট সহায়তা ভর্তুকি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। বিদ্যুতের উৎপাদন মূল্যহার থেকে খুচরা মূল্যহার কম হওয়ার কারণে এ ভর্তুকি দেওয়া হয়। দৈনিক ১৩ হাজার ৭৯২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎউৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে পিডিবির। সম্প্রতি এক সভায় জানানো হয় ডিজেল থেকে দৈনিক অন্তত ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎছয় ঘণ্টা উত্পাদন করা প্রয়োজন। গ্যাসসংকটের কারণে সিএনজি ফিলিং স্টেশনে দৈনিক ছয় ঘণ্টা বিদ্যুত্ সরবরাহ বন্ধের প্রস্তাব দিয়েছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ। প্রতিদিন বিদ্যুতের পিক আওয়ারে চাহিদা বেশি থাকার সময় সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত স্টেশনগুলো বন্ধ থাকবে। বিদ্যুকেন্দে গ্যাস সরবরাহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।পেট্রোবাংলার দৈনিক গ্যাস রিপোর্ট অনুযায়ী দেশে বর্তমানে বিদ্যুেকন্দ গুলোর চাহিদা পূরণে দৈনিক ২ হাজার ২৫২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ দরকার। জ্বালানি ভেদে কেন্দগুলো রেশনিং করে চালালে তা ১ হাজার ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুটে দাঁড়ায়। এর বিপরীতে ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ২৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হয়।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1055.csv b/Bangla_fin_news_articles/1055.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9e3e595e445304bfaf96e1aab0c00190af0dac1c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1055.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1055,সম্ভাবনাময় ওষুধশিল্পের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা দূর করতে হবে,2021-08-07,রেজাউল করিম খোকন,ওষুধ রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান দিন দিন আরো উজ্জ্বল হচ্ছে। স্বাধীনতার পর যেখানে দেশের চাহিদার ৭০ শতাংশ ওষুধ বিদেশ থেকে আমদানি হতো এখন সেখানে দেশের চাহিদার ৯৮ শতাংশ মিটিয়ে বিশ্বের ১৬০টি দেশে বাংলাদেশের প্রস্তুত ওধুষ রপ্তানি হচ্ছে।দেশের অভ্যন্তরেই বর্তমানে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকার বাজার রয়েছে এ দেশের ওষুধের। আর দেশের বাইরে রপ্তানি করে বছরে আয় হচ্ছে ৬৫০ কোটি টাকারও বেশি। রপ্তানি প্রবৃদ্ধির হারও ১০ শতাংশ ছাড়িয়ে যাচ্ছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ওষুধ রপ্তানি খাতটিকে ইতিমধ্যে দারুণ সম্ভাবনাময় একটি খাত হিসেবে চিহ্নিত করেছে।প্রতি বছরই বাংলাদেশের ওষুধ রপ্তানির পরিমাণ বাড়ছে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুরু করে জাপানসহ উন্নত বিশ্বের শতাধিক দেশে যাচ্ছে বাংলাদেশে প্রস্তুত বিভিন্ন ধরনের ওষুধ। গত বছরে বাংলাদেশের ওষুধের রপ্তানি প্রায় দ্বিগুনে পৌঁছেছে।বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির তথ্য অনুযায়ী দেশের ২ শতাধিক প্রতিষ্ঠান ওষুধ উত্পাদন করছে। এসব কোম্পানি সম্মিলিতভাবে প্রায় ৫ হাজার ব্র্যান্ডের ৮ হাজারের বেশি ওষুধ উৎপাদন করছে। যার মধ্যে বড় ১০টি কোম্পানি দেশের চাহিদা ৮০ শতাংশ মিটিয়ে থাকে। ওষুধ নিয়ে যত কথা ...বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য জার্মানি জাপান ফ্রান্স সুইডেন ইতালি কানাডা স্পেন নেদারল্যান্ডস বেলজিয়াম সুইজারল্যান্ড অস্ট্রেলিয়া রাশিয়া তুরস্ক সৌদি আরব ইরান মালয়েশিয়া ভিয়েতনাম ইন্দোনেশিয়া মিয়ানমার মরক্কো আলজেরিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের ওষুধ রপ্তানি হচ্ছে। দেশের উন্নতমানের ৭০টির বেশি কোম্পানি ৩৫০টি গ্রুপের ওষুধ রপ্তানি করে।পৃথিবীর অনেক দেশের ওষুধের চেয়ে বাংলাদেশের ওষুধের মান অনেক ভালো। পাকিস্তান শ্রীলঙ্কা মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ এমনকি ইউরোপের অনেক দেশের চেয়ে আমাদের ওষুধের মান ভালো। মালয়েশিয়া কিংবা সিঙ্গাপুর আমাদের চেয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নত দেশ হিসেবে বিবেচিত হলেও তাদের বিদেশ থেকে ওষুধ আমদানি করতে হয়। এতে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করতে হয় তাদের।আমাদের অর্থনীতি দিনে দিনে ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। বাংলাদেশের ওষুধশিল্পের অগ্রযাত্রার মূল কারণ আমাদের ওষুধ নীতির যথার্থ বাস্তবায়ন। ১৯৮২ সালে এ দেশে যে ওষুধনীতি করা হয় তার সুফল এখন পাওয়া যাচ্ছে যার কারণে এখানকার ওষুধশিল্প শুধু সামনেই অগ্রসর হয়নি বরং এ দেশের মানুষকে কম দামে ওষুধ কিনে খাওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছে। নতুন ওষুধ নীতিমালায় অনেক কিছুই সংযোজন হচ্ছে। যে কারণে আরো বেগবান হবে আমাদের ওষুধশিল্প আরো এগিয়ে যাবে সামনের দিকে। এখন আমাদের এখানে ভালো ভালো উদ্যোক্তা ব্যবসায়ী গ্রুপ ওষুধশিল্পে আসছে। অনেক নতুন উদ্যোক্তরা আসছেন ওষুধশিল্পে। আমাদের ওষুধশিল্পে অনেক দক্ষ অভিজ্ঞ মেধাবী লোকজন প্রতিনিয়ত যুক্ত হচ্ছে।মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের পাশাপাশি এই শিল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এত সাফল্যের পরও সম্ভাবনাময় এ শিল্পের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। স্বল্পোন্নত দেশ এলডিসি হিসেবে ওষুধ উত্পাদনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন যে সুবিধা পাচ্ছে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হলে সেই সুবিধা আর থাকবে না। তখন বাংলাদেশের ওষুধ শিল্পের অবস্থা কী হবে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ কি আসলে মেয়াদোত্তীর্ণ হয় ...সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৬ সালে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পাবে। এরই মধ্যে জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি সিডিপি এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সুপারিশ করেছে। উত্তরণকালীন বিভিন্ন বিষয়ে প্রস্তুতি চলছে বাংলাদেশের। বাজারসুবিধা কম সুদে ঋণসহ নানা বিষয়ে আলোচনা শুরু হলেও ওষুধ শিল্পের ভবিষ্যৎ কী হবে তা নিয়ে সরকারিবেসরকারি মহলে তেমন কোনো আলোচনা হয় না বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।বর্তমানে এলডিসি হিসেবে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার কপিরাইট আইন বা মেধাস্বত্ব ছাড়ের সুবিধা ভোগ করছে বাংলাদেশ যার মেয়াদ ২০৩৩ সাল পর্যন্ত দেওয়া আছে। এই সুবিধার আওতায় ওষুধ উৎপাদনে বিদেশি পেটেন্ট ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশকে কোনো রয়্যালিটি বা কোনো ধরনের ফি দিতে হয় না। যে কারণে অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশ সস্তায় ওষুধ উৎপাদনকরতে পারছে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার বাণিজ্যসংক্রান্ত মেধাস্বত্ব ট্রিপস আইনে বাংলাদেশকে পেটেন্ট করার অধিকার দেওয়া রয়েছে।সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা মনে করেন পাঁচ বছর পর ২০২৬ সালে যখন বাংলাদেশ এলডিসি থেকে বেরিয়ে যাবে তখন এ সুবিধা আর থাকবে না। এতে করে বাংলাদেশের ওষুধশিল্প বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। কেননা ওষুধ উৎপাদনে বিদেশি পেটেন্ট ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে রয়্যালটি বা ফি দিতে হবে। ফলে উৎপাদনখরচ বেড়ে যাবে ওষুধের। যার প্রভাব পড়তে পারে ওষুধের দামের ওপর। কিছু ওষুধের দাম এমন অবস্থায় যেতে পারে যে সব মানুষের পক্ষে সব ওষুধ কেনা সম্ভব নাও হতে পারে এমন আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।বিশেষজ্ঞরা মনে করেন একটি ওষুধ উদ্ভাবন বা ফর্মুলা আবিষ্কারের জন্য সার্বিক গবেষণা ও পরীক্ষানিরীক্ষা করতে বিপুল অর্থ ও সময় প্রয়োজন। তাই সরকার কিংবা বেসরকারি ওষুধ উত্পাদনকারীরা এ ব্যাপারে আগ্রহী নন। এ অবস্থায় দেশীয় ওষুধশিল্পের সুরক্ষায় এখন থেকেই প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে হবে। সক্ষমতা অর্জনের মধ্য দিয়ে দেশের ওষুধশিল্পকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে। বর্তমানে অন্য দেশে থেকে পেটেন্ট ফর্মুলা নিয়ে এসে বাংলাদেশ যে ওষুধ উত্পাদিত হচ্ছে তার কাঁচামালও আসছে বিদেশ থেকে। বাংলাদেশে ওষুধের কাঁচামালের ৮৫ শতাংশ আমদানিনির্ভর।পরিসংখ্যান বলে বাংলাদেশ যদি ওষুধের কাঁচামালও উৎপাদনকরতে পারে তবে প্রায় ৭ বিলিয়ন বা ৭০০ কোটি ডলার প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা রফতানি আয় করা সম্ভব। দেশীয় ওষুধশিল্পের প্রসার প্রতিযোগিতামূলক বাজার সৃষ্টি করতে পণ্যের বৈচিত্র্যকরণ ওষুধের মান উন্নয়নে গবেষণা করা এবং প্রয়োজনীয় কাঁচামাল যেন বাংলাদেশেই উৎপাদনকরা যায় সেই লক্ষ্যে ২০০৮ সালে দেশে একটি পৃথক ওষুধশিল্প পার্ক গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত হয় এবং একই বছরের ডিসেম্বরে একটি প্রকল্প একনেকে অনুমোদন দেওয়া হয়। নিয়ন্ত্রণহীন ওষুধের বাজার ইচ্ছামতো দাম বাড়ায় কোম্পানিগুলো ...পোশাকি ভাষায় এই পার্কের নাম অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রিডিয়েন্ট বা এপিআই নামে পরিচিতি। যেখানে ৪২টি ওষুধ কোম্পানিকে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এত বছর পরও এ পার্কের কাজের তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। সম্ভাবনাময় ওষুধশিল্পে একটি বড় বাধা হলো কাঁচামাল আমদানি। উৎপাদনের বড় একটা অংশ ব্যয় হয় উচ্চমূল্যের কাঁচামালের পেছনে। দেশে ওষুধ প্রস্তুতের কাঁচামাল উত্পাদন বাড়াতে পারলে উৎপাদনব্যয়ও কমবে ওষুধের দামও মানুষের নাগালের মধ্যে রাখা সম্ভব হবে। ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের তথ্য থেকে জানা যায় বর্তমানে দেশের অধিকাংশ ওষুধের কাঁচামালের বাজার ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার মতো। বাংলাদেশ এখন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অন্য দেশ থেকে জেনেরিক বা ফর্মুলা কপি করে ওষুধ উৎপাদনকরে। ট্রিপসের আওতায় বাংলাদেশকে এ অধিকার দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ যখন এলডিসি থাকবে না তখন এই সুবিধা বাতিল হবে। এতে করে দেশের ওষুধশিল্প চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে। ফলে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এখন থেকে প্রস্তুতি নেওয়া দরকার।প্রস্তুতি নিতে হলে শিল্পের সক্ষমতা আরো বাড়াতে হবে। কাঁচামালের সিংহভাগ যাতে দেশেই উত্পন্ন হয় সে পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের ওষুধশিল্পে বিদেশি বিনিয়োগ এফডিআই খুবই কম। এ খাতে প্রচুর এফডিআই আনতে হবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1056.csv b/Bangla_fin_news_articles/1056.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ba83e8538da589ccf4951d32927927c7ab4e040 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1056.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1056,করোনায় ব্যাংকগুলোতে অলস টাকার পাহাড়,2021-08-06,রেজাউল হক কৌশিক,করোনায় ব্যাংকগুলো বিনিয়োগ করার জায়গা নেই বল্লেই চলে। এর সঙ্গে সরকারঘোষিত প্রণোদনার টাকা যুক্ত হয়েছে ব্যাংকে। অন্যদিকে করোনা শুরু হওয়ার পর থেকে রেমিট্যান্সের পরিমাণও বাড়ছে। ফলে ব্যাংকগুলোতে অলস টাকার পাহাড় জমে গেছে। বর্তমানে ব্যাংকগুলোতে প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকা অলস পড়ে আছে।ব্যাংকগুলোর কাছে থাকা এ অতিরিক্ত তারল্য তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী সোমবার থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক বিলএর মাধ্যমে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে। সে উদ্দেশে বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংক বিলএ অংশগ্রহণের জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছে। নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অপরিবর্তিত ....বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠিতে বলা হয়েছে মুদ্রাবাজারের স্থিতিশীলতা বজায় রাখার স্বার্থে বাজারে অতিরিক্ত তারল্য নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের নিলাম অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত হয়েছে। বাংলাদেশে ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছে এ বিল বিক্রি করে বাজার থেকে অতিরিক্ত টাকা তুলে নেবে। এর বিপরীতে ব্যাংকগুলো মুনাফা পাবে। তবে এর মাধ্যমে ঠিক কত টাকা তুলে নেওয়া হবে তা এখনো নির্ধারণ করেনি কেন্দ্রীয় ব্যাংক।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে আগামী ০৯ আগস্ট সোমবার ৭ ও ১৪ দিন মেয়াদি বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের নিলাম বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত হবে। এ নিলামে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ বাংলাদেশে নিবাসী সব ব্যক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী বিড দাখিল করতে পারবেন। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে চলতি হিসাব পরিচালনাকারী যে কোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান নিজস্ব বা তাদের ব্যক্তি বা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী গ্রাহকদের পক্ষে বিড দাখিল করতে পারবেন। এতে আরও বলা হয় প্রতি ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের জন্য ডিস্কাউন্টে বিলের প্রস্তাবিত ক্রয়মূল্য উল্লেখসহ মোট অভিহিত মূল্য উদ্ধৃত করে ইলেকট্রনিক প্রক্রিয়ায় বেলা সাড়ে ১২ টার মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে স্থাপিত এমআই মডিউলে বিড দাখিল করতে হবে। একই দিনে নিলাম অনুষ্ঠিত হবে এবং বেলা ২টার মধ্যে ঘোষণা করা হবে। নিলামে অংশগ্রহণের বিশদ পদ্ধতিগত নির্দেশনা ইতিমধ্যে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে পত্রযোগে জানানো হয়েছে। এর আগে ২০১৮ সালের ২৯ মার্চ সর্বশেষ ব্যাংকগুলো থেকে এভাবে টাকা তুলে নেওয়া হয়েছিল। এর আগে ২৯ জুলাই চলতি অর্থবছরের মুদ্রানীতি ঘোষণায় বাংলাদেশ ব্যাংক জানায় অতিরিক্ত তারল্য আর্থিক খাতে বুদ্বুদ তৈরি করলে তা তুলে নেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। অতিরিক্ত তারল্যের কারণে মূল্যস্ফীতি বা সম্পদের দাম বেড়ে গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নতুন নীতি গ্রহণে দ্বিধা করবে না। এ ছাড়া করোনার মধ্যে প্রবাসী আয় অনেকটা বেড়েছে। ব্যাংকগুলোতে আমানত বেড়েছে। এতে ব্যাংকগুলোতে প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকা জমা আছে। এর মধ্যে প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা একেবারেই অলস। বাকি টাকায় কেনা হয়েছে বিভিন্ন বিল ও বন্ড। অনেক ব্যাংক অলস টাকার অপব্যবহার করছে বলেও অভিযোগ আছে।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে গত জুন পর্যন্ত ব্যাংক খাতে উদ্বৃত্ত তারল্য রয়েছে ২ লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে একবারে অলস পড়ে আছে ৬২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। অলস এ অর্থের বিপরীতে কোনো সুদ পায় না ব্যাংক। এতে করে অধিকাংশ ব্যাংক এখন আমানত নিতে অনীহা দেখাচ্ছে। করোনা ভাইরাসের প্রভাব শুরুর পর বাংলাদেশ ব্যাংক গত বছর বাজারে তারল্য বাড়াতে নানা নীতিসহায়তা দিলেও ঋণ চাহিদা বাড়েনি। যে কারণে অলস অর্থ বাড়ছে। পাওনা টাকা আদায়ে যা করবেন ....সাধারণভাবে নগদ জমার হার সিআরআর সংরক্ষণের পর ব্যাংকগুলোর ১০ থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা অলস থাকে। তবে করোনা শুরুর পর ২০২০ সালের জুন শেষে তা ২৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা হয়।সম্প্রতি ঘোষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতি বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে সিআরআরের অতিরিক্ত রিজার্ভ গত এক বছরে প্রায় তিনগুণ বেড়ে ৬২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। উদ্বৃত্ত তারল্যের পরিমাণ গত বছরের জুনের তুলনায় প্রায় ৯২ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে। ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী প্রতিটি ব্যাংকের মোট দায়ের একটি অংশ বিধিবদ্ধ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রাখতে হয়। এর মধ্যে বর্তমানে নগদে রাখতে হয় সাড়ে ৪ শতাংশ যা সিআরআর হিসেবে বিবেচিত। করোনা শুরুর আগে গত বছরও সাড়ে ৫ শতাংশ সিআরআর রাখার বাধ্যবাধকতা ছিল। তবে বিভিন্ন বিল ও বন্ডের বিপরীতে বিধিবদ্ধ তারল্য বা এসএলআর রাখতে হচ্ছে আগের মতোই ১৩ শতাংশ।উদ্বৃত্ত তারল্যের মধ্যে সিআরআরে থাকা অলস অংশ বাদে বাকি অর্থ ট্রেজারি বিল ও বন্ডে বিনিয়োগ হিসেবে থাকে। এ টাকা সরকারকে ঋণ হিসেবে দেওয়া হয়। ব্যাংকগুলোতে প্রচুর অর্থ থাকায় সুদহার অনেক কমেছে। আমানতের গড় সুদহার নেমেছে ৪ দশমিক ১৩ শতাংশে। ঋণের গড় সুদহার ৭ দশমিক ৩৩ শতাংশে নেমেছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1057.csv b/Bangla_fin_news_articles/1057.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0fd4e4254afe767fa680bc23371cd51da2e5421a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1057.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1057,রবিবার ব্যাংক বন্ধ ৯ ও ১০ আগস্ট সীমিত পরিসরে লেনদেন,2021-08-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান কঠোর বিধিনিষেধ আগামী ১০ আগস্ট মঙ্গলবার রাত ১২টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। বিধিনিষেধ চলাকালে আগামী রবিবার ৮ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক।আগামী ৯ ও ১০ আগস্ট সীমিত পরিসরে ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে। এই দুইদিন লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম জানান করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সরকার কঠোর বিধিনিষেধ আগামী ১০ আগস্ট পর্যন্ত বাড়িয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে আগামী রবিবার ব্যাংক বন্ধ থাকবে। আর ৯ ও ১০ আগস্ট সীমিত পরিসরে চলবে ব্যাংকিং কার্যক্রম। এ সময় সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন হবে। লেনদেনপরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম বিকেল সাড়ে ৪টার মধ্যে শেষ করতে হবে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1058.csv b/Bangla_fin_news_articles/1058.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..13fd2b4803f905bf8a36235c0355f97eca71fc04 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1058.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1058,কাল থেকে চালু হচ্ছে শিল্পকারখানা,2021-08-05,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,আগামীকাল শুক্রবার ৬ আগস্ট থেকে শিল্পকারখানা খুলছে। শিল্পকারখানা ও অভ্যন্তরীণ রুটে বিমান চলাচলকে আওতার বাইরে রেখে চলমান বিধিনিষেধ আরও পাঁচদিন অর্থাৎ আগামী ১০ আগস্ট পর্যন্ত বাড়িয়েআজ বৃহস্পতিবার ৫ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকবে পোশাক কারখানা ....মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয় করোনাভাইরাসজনিত রোগ কোভিড১৯ সংক্রমণের পরিস্থিতি বিবেচনায় আরোপিত আগের বিধিনিষেধের ধারাবাহিকতায় নতুন দুটি শর্তে ৫ আগস্ট রাত ১২টা থেকে ১০ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত এই বিধিনিষেধ আরোপের সময়সীমা বর্ধিত করা হলো। দুটি শর্তে বলা হয়েছে শিল্পকলকারখানা বিধিনিষেধের আওতাবহির্ভূত থাকবে এবং স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমান চলাচল করবে। ....গত ২৩ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধ জারি করে সরকার। সেই বিধিনিষেধের মেয়াদ বৃহস্পতিবার ৫ আগস্ট রাত ১২টায় শেষ হবে।বিধিনিষেধে সব ধরনের গণপরিবহন সরকারিবেসরকারি অফিস বন্ধ। খাদ্যপণ্য উৎপাদনপ্রক্রিয়াকরণ চামড়া পরিবহনসংরক্ষণ ও ওষুধ খাত ছাড়া বন্ধ রয়েছে সব ধরনের শিল্পকারখানা। ১ আগস্ট থেকে রফতানিমুখী শিল্পকারখানা খুলে দিয়েছে সরকার। বন্ধ দোকানপাট ও শপিংমল। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মানুষের বাইরে বের হওয়াও নিষেধ করা হয়েছে।ইত্তেফাককেএইচকেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1059.csv b/Bangla_fin_news_articles/1059.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..da8956e58aaaa1de9963055a0ba56704b06aac78 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1059.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1059,হাজীগঞ্জ পৌরসভার বাজেট ঘোষণা,2021-08-05,হাজীগঞ্জ চাঁদপুর সংবাদদাতা,চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ পৌরসভার ২০২১২২ অর্থ বছরের জন্যনতুন কোন করারোপ ছাড়াইপ্রায় ৬২ কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। এবারের বাজেটে মোট আয় ধরা হয়েছে ৬১ কোটি ৮৭ লাখ ৬১ হাজার টাকা এবং মোট ব্যয় ৫৮ কোটি ৭৭ লাখ ৪৭ হাজার টাকা। বাজেটে উদ্বৃত্ত থাকবে ৩ কোটি ১০ লাখ ১৪ হাজার টাকা। যা গত অর্থ বছরের ২০২০২০২১ চেয়ে ১ কোটি ৮৭ লাখ ৬ হাজার ২৫০ টাকা বেশি। বৈশ্বিক মহামারি করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে স্বাস্থ্যবিধির কথা মাথায় রেখে এই বছর আনুষ্ঠানিকভাবে বাজেট ঘোষণা করা হয়নি। তবে গত ৩০ জুন ২০২১২০২২ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেট স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালসহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।বাজেট বিষয়ে পৌরসভার মেয়র আ.স.ম মাহবুবউল আলম লিপনের সাথে কথা হলে তিনি জানান এবারের বাজেটে পৌর নাগরিকদের ওপর নতুন করে কোনরূপ করারোপ করা হয়নি। তিনি বলেন পৌরসভার যুগোপযোগী বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে উন্নত নাগরিক সেবা প্রদানের জন্য আমি এবং আমার পৌর পরিষদ আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি। ভবিষ্যতেও এই চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1060.csv b/Bangla_fin_news_articles/1060.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6ce4d61d94c4ed5b5a215ac8a857191ce1b04105 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1060.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1060,আজ খোলা থাকছে ব্যাংক লেনদেন আড়াইটা পর্যন্ত,2021-08-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের পরিস্থিতি বিবেচনা করে ১ ও ৪ আগস্ট ব্যাংক বন্ধ ছিলো। একদিন বন্ধ থাকার পরে বৃহস্পতিবার ৫ আগস্ট ব্যাংক খোলা থাকছে। এদিন লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত। তবে অন্যান্য কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। ব্যাংক বন্ধ আজ ....২৮ জুলাই এ বিষয়ে একটি সার্কুলার জারি করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অফসাইট সুপার ভিশন বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. আনোয়ারুল ইসলাম।এতে বলা হয়েছে করোনা ভাইরাসজনিত রোগ কভিড১৯ সংক্রমণের বিদ্যমান পরিস্থিতি বিবেচনায় ১ ও ৪ আগস্ট সব তফসিলি ব্যাংক বন্ধ থাকবে। তবে ২ ৩ ও ৫ আগস্ট ব্যাংকে লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত। লেনদেন পরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য ব্যাংক খোলা রাখা যাবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1061.csv b/Bangla_fin_news_articles/1061.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..72b1ebf24781a92a4c8bd9ad1799545dade0f936 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1061.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1061,এসএসএলকমার্জভিসার নতুন ক্যাম্পেইন ‘সেভ অ্যান্ড সেভ’,2021-08-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের অন্যতম পেমেন্ট গেটওয়ে ও মার্চেন্ট সংযোগকারী প্রতিষ্ঠান এসএসএলকমার্জ এবং বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় পেমেন্ট টেকনোলজি নেটওয়ার্ক ভিসার যৌথ উদ্যোগে আবারও শুরু হলোসেভ অ্যান্ড সেভ ক্যাম্পেইন। চলবে ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এ ধরনের উদ্যোগের ফলে নিজস্ব প্রচারণার পাশাপাশি গ্রাহকদের ক্যাশলেস লেনদেনের সঙ্গে অভ্যস্ত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো। গ্রাহকদের কার্ড সংক্রান্ত তথ্যাদি নিরাপদে এই প্ল্যাটফর্মে সংযুক্ত থাকার ফলে অনলাইন পেমেন্টের মাধ্যমে লেনদেনের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। দুই মাসব্যাপী সেভ অ্যান্ড সেভ ক্যাম্পেইনে রয়েছে আকর্ষণীয় ছাড় বোনাস এবং ক্যাশব্যাক। এতে ২০ শতাংশ বোনাস সর্বোচ্চ ৫০ টাকা পর্যন্ত দিচ্ছে ইজি ডট কম ডট বিডি। ১৫ শতাংশ ক্যাশব্যাক সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত দিচ্ছে ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি ঢাকা সাপ্লাই অ্যান্ড স্যুয়ারেজ অথোরিটি এবং নর্দান ইলেক্ট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লি.। এছাড়াও বিভিন্ন অংকের টাকা ছাড় বোনাস ও ক্যাশব্যাক পাওয়া যাবে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান থেকে।এসএসএলকমার্জ প্ল্যাটফর্ম পিসিআই ডিএসএস পেমেন্ট কার্ড ইন্ডাস্ট্রি ডাটা সিকিউরিটি স্ট্যান্ডার্ড সার্টিফায়েড এবং বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পিএসও পেমেন্ট সিস্টেমস অপারেটর হিসেবে লাইসেন্সপ্রাপ্ত। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত কমপ্লায়েন্স সার্টিফিকেশন পিসিআই ডিএসএস যেটি প্রদান করে পিসিআই সিকিউরিটি স্ট্যান্ডার্ডস কাউন্সিল। অনলাইন পেমেন্টকে শক্তিশালী করার জন্য কার্ডের তথ্য সংরক্ষণ প্রক্রিয়াকরণ এবং ব্যবহারের জন্য গ্রাহকের কার্ডের তথ্যের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয় এই সার্টিফিকেশনের মাধ্যমে।এর আগেও বাংলাদেশের ইকমার্স খাতে সচেতনতা সৃষ্টি এবং মানসম্পন্ন সেবা প্রদানে যৌথভাবে বেশকিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছে এসএসএলকমার্জ এবং ভিসা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1062.csv b/Bangla_fin_news_articles/1062.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9634a631100cca6a99344565fa6fc36fb9524aa8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1062.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1062,বীমাশেয়ারবাজারও বন্ধ আজ,2021-08-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে আজ বুধবার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।ব্যাংক বন্ধ থাকায় শেয়ারবাজারের লেনদেন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। সেই সঙ্গে বীমা সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ আইডিআরএ। সূচকের উত্থানপতনে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে ....আগামীকাল বৃহস্পতিবার আবার এই খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো খোলা থাকবে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত। শেয়ারবাজারে লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত। বীমা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে সকাল ১০টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত।করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত ২৩ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত ১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে সরকার। তবে ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়। এরপর একে একে আসে শেয়ারবাজার ও বীমা কোম্পানির কার্যালয় খোলার সিদ্ধান্ত। সামাজিক মাধ্যমে শেয়ারবাজার নিয়ে গুজব তদন্তে বিএসইসি ....ব্যাংক বীমা ও শেয়ারবাজার খোলার সিদ্ধান্ত এলেও ২১ জুলাই পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হওয়ায় ২০ ২১ ও ২২ জুলাই ছুটি ভোগ করেন এই তিন খাতের কর্মীরা। এর সঙ্গে সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় ২৩ জুলাই শুক্রবার ও ২৪ জুলাই শনিবার ছুটি কাটানোর সুযোগ পান তারা। ফলে টানা পাঁচদিন বন্ধ থাকে ব্যাংক বীমা ও শেয়ারবাজার। পাঁচদিনের ছুটি শেষে ২৫ জুলাই থেকে আবার কার্যক্রম শুরু করেন ব্যাংক বীমা ও শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা। তবে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত ২৮ জুলাই ব্যাংক লেনদেনের বিষয়ে নতুন নির্দেশনা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। বিমানকে ১২১ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে সাধারণ বীমা ....এ নির্দেশনায় ১ ও ৪ আগস্ট ব্যাংক বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত জানায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সেই সঙ্গে ২ ৩ ও ৫ আগস্ট ব্যাংক লেনদেনের নতুন সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়। এই তিনদিন ব্যাংক লেনদেনের সময় সকাল ১০টা থেকে দুপুর আড়াইটা নির্ধারণ করা হয়। ব্যাংক হলিডে বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকবে লেনদেন ....কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এই নির্দেশনা আসার পর ১ ও ৪ আগস্ট শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তের কথা জানায় পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। এরপর বীমা খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাও বীমা সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1063.csv b/Bangla_fin_news_articles/1063.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..19e98ef8f02fd8893142d5850dfa2377550a5a4a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1063.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1063,ব্যাংক বন্ধ আজ,2021-08-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বুধবার ৪ আগস্ট ব্যাংক বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গত রবিবারও ১ আগস্ট বন্ধ ছিলো ব্যাংক। এ ছাড়া আগামীকাল বৃহস্পতিবার ৫ আগস্ট পর্যন্ত ব্যাংকিং কার্যক্রমের নতুন সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে।গত ২৮ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়। লকডাউনে ব্যাংক খোলা না বন্ধ সিদ্ধান্ত আজ ....কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারিকৃত ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয় করোনাভাইরাসজনিত রোগ কোভিড১৯ সংক্রমণের বিদ্যমান পরিস্থিতি বিবেচনায় ১ ও ৪ আগস্ট সব ব্যাংক বন্ধ থাকবে এবং ২ ৩ ও ৫ আগস্ট নতুন সময়সূচি অনুযায়ী সীমিত পরিসরে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এ সময়ে ব্যাংক লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত। ব্যাংকিং লেনদেন সময়সূচি লেনদেন পরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম চলেব বিকেল ৪টা পর্যন্ত।গত ১৩ জুলাই জারিকৃত ডিওএস সার্কুলার লেটার নম্বর ২৯ এ প্রদত্ত অন্যান্য নির্দেশনাবলি অপরিবর্তিত থাকবে। ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১ এর ৪৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করা হলো।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1064.csv b/Bangla_fin_news_articles/1064.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9a898c835f63f6b205c39f7eebfeb5d353ab1228 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1064.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1064,সাড়ে ৬ হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়েছে ডিএসইর সূচক,2021-08-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগের দিনের ধারাবাহিকতায় গতকাল মঙ্গলবারও দেশের শেয়ারবাজারে রেকর্ড হয়েছে। গতকাল নতুন মাইলফলকে পৌঁছেছে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই মূল্যসূচক। প্রথমবারের মতো ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স সাড়ে ৬ হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়েছে।গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৫৪ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৫৩৫ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ২২ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৩৬৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।এটি এযাবত্কালের মধ্যে ডিএসই৩০ সূচকের সর্বোচ্চ অবস্থান। অপরদিকে ডিএসইর শরিয়াহ্ সূচক ১২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। প্রধান মূল্যসূচকের এই মাইলফলক স্পর্শের দিনে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত ৩১টি ব্যাংকের মধ্যে ৩০টির দাম বেড়েছে। বাকি একটির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার বিমা কোম্পানিগুলোর শেয়ার দামে ব্যাপক দরপতন দেখা যায়। এই খাতের তালিকাভুক্ত ৫১টি কোম্পানির মধ্যে ১০টির শেয়ার দাম বাড়ার বিপরীতে দাম কমেছে ৪১টির।চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস সোমবার ব্যাংক বন্ধ থাকায় রবিবার শেয়ারবাজার বন্ধ ছিল মাত্র সাতটি বিমা কোম্পানির শেয়ার দাম বাড়ে। বিপরীতে দাম কমে ৪৩টির। আর গতকাল মঙ্গলবার ১১টি বিমা কোম্পানির শেয়ার দাম বাড়ার বিপরীতে দাম কমেছে ৩৯টির। বাকি একটির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বিমা কোম্পানিগুলোর পাশাপাশি অধিকাংশ বস্ত্র কোম্পানির শেয়ার দাম কমেছে। তালিকাভুক্ত ৫৮ বস্ত্র কোম্পানির মধ্যে ১৫টির শেয়ার দাম বাড়ার বিপরীতে ৪০টির দাম কমেছে। আর তিনটির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। কারিগরি জটিলতায় ডিএসইতে লেনদেন বন্ধ ....গতকাল বিমা ও বস্ত্র খাতের বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার দাম কমায় ডিএসইতে সব খাত মিলে যে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে প্রায় তার সমানসংখ্যক প্রতিষ্ঠান দরপতন হয়েছে। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে ১৭৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৭০টির এবং ২৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। সবকয়টি মূল্যসূচকের উত্থানের সঙ্গে ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। বাজারটিতে দিনভর লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৩১৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ২ হাজার ১৮৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ১২৬ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। বড় অঙ্কের এই লেনদেনের দিনে টাকার পরিমাণে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ১০৯ কোটি ৪৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আইএফআইসি ব্যাংকের ৮২ কোটি ৩৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৫৪ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে সাইফ পাওয়ার টেক।এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে ওরিয়ন ফার্মা জেনেক্স ইনফোসিস ফুওয়াং সিরামিক জিপিএইচ ইস্পাত লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড এবং বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1065.csv b/Bangla_fin_news_articles/1065.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1aef47aa2b707d7341a468fbb0daf33ac65fd1cb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1065.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1065,বাণিজ্য ঘাটতিতে রেকর্ড,2021-08-04,রেজাউল হক কৌশিক,করোনা শুরু হওয়ার পর দেশের রপ্তানি আয় কমতে শুরু করেছে। ফলে প্রতি বছর যে হারে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয় এবার তা হয়নি। অন্যদিকে আমদানি ব্যয় আগের বছরের চেয়ে প্রায় ২০ শতাংশ বেড়েছে। রপ্তানি থেকে গত অর্থবছরে ২০২০২১ যে পরিমাণ আয় হয়েছে আমদানিতে ব্যয় হয়েছে তার প্রায় দ্বিগুণ। ফলে বাণিজ্য ঘাটতি বেড়ে গেছে।এ সময়ে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৮০ কোটি ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ১ লাখ ৯৪ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্য উঠে এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন ঋণ পরিশোধের সীমা আরও দুই মাস বাড়লো ....বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে গত বছরে রপ্তানি আয় যেভাবে বাড়ার কথা তেমনটা বাড়েনি। কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে করোনা শুরুর দিকে বৈদেশিক বাণিজ্য একপ্রকার বন্ধই হয়ে গিয়েছিল। পরে শুরু হলেও খুব বেশি গতি পায়নি। বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য গার্মেন্ট খাতে রপ্তানি প্রবৃদ্ধির হার কমেছে। গার্মেন্ট পণ্যে মূল বাজার ইউরোপ ও আমেরিকায় করোনার প্রকোপ বেশি ছিল। অন্যদিকে করোনার কারণে আমদানি বাণিজ্য যে স্থবির হয়ে পড়েছিল তাতেও এখন গতি এসেছে। ফলে বেড়েছে আমদানি। এ কারণে বাণিজ্য ঘাটতি বেড়েছে। বাণিজ্য ঘাটতি বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন রপ্তানি আয় কমে যাওয়ার কারণেই আবার বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে। করোনার কারণে বিশ্ব বাজারে পণ্যের চাহিদা অনেক কমে গেছে। আমদানি ব্যয় করোনার শুরুতে কমলেও এখন তা আবার বেড়ে গেছে। এতে বাণিজ্য ঘাটতি বেড়েছে। আগামীতে আরো বাড়তে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।প্রতিবেদনে দেখা গেছে ২০২০২১ অর্থবছরের পুরো সময়ে ইপিজেডসহ রপ্তানি খাতে দেশ আয় করেছে ৩ হাজার ৭৮৮ কোটি ডলার। এর বিপরীতে আমদানি বাবদ ব্যয় করেছে ৬ হাজার ৬৮ কোটি ডলার। সে হিসেবে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৮০ কোটি ডলার। দেশীয় মুদ্রায় ঘাটতির এ পরিমাণ ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে। . ........এ সময়ের মধ্যে পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ আগের বছরের তুলনায় ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ বেশি আয় করেছে। বিপরীতে পণ্য আমদানি ব্যয় আগের বছরের চেয়ে ১৯ দশমিক ৭১ শতাংশ বেড়েছে। দেশের অভ্যন্তরে বিনিয়োগের চাহিদা কিছুটা বেড়ে যাওয়ায় আমদানি চাহিদাও বেড়েছে। তাই আমদানি ব্যয়ও বেড়েছে। তবে দেশের প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহ চাঙ্গা থাকায় বাণিজ্য ঘাটতি যতটা বেড়ে যাওয়ার কথা ততটা বাড়েনি।গত অর্থবছরে রেমিট্যান্স বেড়েছে ৩৬ দশমিক ১১ শতাংশ। এদিকে সেবা খাতেও বাণিজ্য ঘাটতি বেড়েছে। বিমা ভ্রমণ ইত্যাদি খাতের আয়ব্যয় হিসাব করে সেবা খাতের বাণিজ্য ঘাটতি পরিমাপ করা হয়। করোনাকালীন মানুষ ভ্রমণ কম করেছে। তবে আমদানিরপ্তানি বেড়ে যাওয়ায় বিমার খরচও বেড়েছে। ফলে সেবা খাতের বাণিজ্য ঘাটতি আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে। গেল অর্থবছরের এ খাতের ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৩০০ কোটি ৮০ লাখ ডলার। গত অর্থবছর তা ছিল ২৫৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার। ঘাটতি বেড়েছে ৪৩ কোটি ডলার। বাণিজ্য ঘাটতি বাড়তে থাকায় দেশের চলতি হিসাবে ঘাটতিও বেড়েছে। গত অর্থবছরে প্রথম ৯ মাস অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ এ সূচক উদ্বৃত্ত ছিল। কিন্তু এপ্রিল থেকে ঘাটতি ঋণাত্মক দেখা দেয়। অর্থবছর শেষে চলতি হিসাবে ৩৮০ কোটি ডলার ঘাটতি রয়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ অর্থনীতিতে শঙ্কা বাড়াচ্ছে ....এদিকে সার্বিক রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ার কারণে ওভারঅল ব্যালেন্স ৯২৭ কোটি ডলারের বেশি উদ্বৃত্ত ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৩১৭ কোটি ডলার। গত অর্থবছরে ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। তার আগের বছর এ পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৮২০ কোটি ডলার। দেশের শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ পোর্টফোলিও ইনভেস্টমেন্ট ঋণাত্মক অবস্থায় অর্থবছর শেষ হয়েছে। গেল অর্থবছরে শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ নিট যা এসেছিল তার থেকে প্রায় ২৭ কোটি ডলার চলে গেছে। তার আগের অর্থবছরের শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার। চলতি হিসাবে বিদেশ থেকে যে পরিমাণ বিদেশি মুদ্রা আসে এবং সেখান থেকে বিদেশে চলে যাওয়া অংশটুকু বাদ দিয়ে ব্যালান্স হিসাব করা হয়।এক্ষেত্রে রেমিট্যান্স প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগসহ এফডিআই অন্যান্য উেসর লেনদেন হিসাবনিকাশ করে সার্বিক হিসাব প্রস্তুত করা হয়। গত মে মাস পর্যন্ত সার্বিক হিসাবে বাংলাদেশের ব্যালান্স ছিল ৮৫১ কোটি ডলার। গত বছরের মে মাসে এ ব্যালান্স ছিল ১৩৯ কোটি ডলার।মহামারির মধ্যেও প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের এফডিআই পরিমাণ বেড়েছে। গেল অর্থবছরে ৩৫০ কোটি ১০ লাখ ডলারের এফডিআই পেয়েছে বাংলাদেশ। তার আগের অর্থবছরে যা ছিল ৩২৩ কোটি ১০ লাখ ডলার।বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে সরাসরি মোট যে বিদেশি বিনিয়োগ আসে তা থেকে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান মুনাফার অর্থ নিয়ে যাওয়ার পর যেটা অবশিষ্ট থাকে সেটাকে নিট এফডিআই বলা হয়। আলোচ্য সময়ে নিট বিদেশি বিনিয়োগও আগের বছরের চেয়ে ৩৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ১৭৭ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরে যা ছিল ১২৭ কোটি ডলার।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1066.csv b/Bangla_fin_news_articles/1066.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5df06561e0f0757997a7cddf6b9913f0c91c5012 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1066.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1066,হঠাৎ কমে গেলো রেমিট্যান্স,2021-08-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত দেড় বছর ধরেই করোনা ভাইরাসের প্রকোপে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক টানাপোড়েন চলছে। এরপরও রেমিট্যান্স আয় ভালো হয়েছে। গত অর্থবছরের পুরোটা সময় জুড়েই আগের বছরের চেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। অন্যদিকে চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে হঠাৎ করে রেমিট্যান্স কমে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্যে তেমনটাই দেখা গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন ঋণ পরিশোধের সীমা আরও দুই মাস বাড়লো ....তথ্য মতে চলতি বছরের জুলাই মাসে দেশে ১৮৭ কোটি ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। যা টাকার হিসাবে মুদ্রায় ১৫ হাজার ৯০৭ কোটি টাকা। যা তার আগের মাস জুনের চেয়ে ৬ কোটি ৯৩ লাখ ডলার কম এবং আগের বছরের ২০২০ সালের জুলাই একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৯৭ শতাংশ কম। গত বছর জুলাই মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৫৯ কোটি ৮২ লাখ ডলার। এদিকে হঠাত্ প্রবাসী আয় কমে যাওয়াকে নানাভাবে বিশ্লেষণ করছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে অনেক দেশে লকডাউন চলছে। এর ফলে প্রবাসীদের আয়ও কমেছে। এসব কারণে রেমিট্যান্স পাঠানো কিছুটা কমেছে। রেমিট্যান্সে সুখবর দিল বিশ্বব্যাংক ....বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন বলছে সদ্যসমাপ্ত জুলাই মাসে ১৮৭ কোটি ১৪ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। জুলাইয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স আহরিত হয়েছে ৪৩ কোটি ১৮ লাখ ডলার এবং বিশেষায়িত দুটি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩ কোটি ২২ লাখ ডলার। আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৪০ কোটি ১২ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬১ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আহরিত হয়েছে বেসরকারি খাতের ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। এ ব্যাংকটির মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৫৫ কোটি মার্কিন ডলার। এরপরে রয়েছে ডাচ বাংলা ব্যাংক। এ ব্যাংকটির মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ২২ কোটি ৯১ লাখ ডলার। এছাড়াও রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১৯ কোটি ৪৮ লাখ ডলার সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ কোটি ৭৫ লাখ ডলার এবং জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৫ কোটি ৯২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। ১০ মাসেই সাড়ে ২০ বিলিয়ন ডলারের রেকর্ড রেমিট্যান্স ...সদ্যসমাপ্ত ২০২০২১ অর্থবছরে ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে আসে। যা আগের অর্থবছরের ২০১৯২০ চেয়ে ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি। ২০১৯২০ অর্থবছরে ১ হাজার ৮২০ কোটি ডলার বা ১৮ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে। অর্থবছরের হিসাবে এ যাবত্কালে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ২০২০২১ অর্থবছরে। জুলাইয়ে হঠাত্ প্রবাসী আয় কমে যাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের কারণে বহির্বিশ্বের অনেক দেশে লকডাউন চলছে। এর ফলে অনেক প্রতিষ্ঠানে কাজ বন্ধ রয়েছে। এতে প্রবাসীদের আয় কমেছে। প্রসঙ্গত ২০১৯২০ অর্থবছরের বাজেটে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা ঘোষণা করা হয়। বৈধ উপায়ে প্রবাসী আয় বাড়াতে এমন সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সে অনুযায়ী ঐ অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠালে প্রতি ১০০ টাকার বিপরীতে ২ টাকা প্রণোদনা পেয়ে আসছেন। এর ফলে করোনার মধ্যেও রেকর্ড গড়ছে রেমিট্যান্স। চলতি বছরে রেমিটেন্স প্রবাহ ৫৭৩ ডলারে নেমে আসতে পারে ...চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট পেশের সময় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ঘোষণা করেন যে প্রবাসীদের পাঠানোর রেমিট্যান্সের উপর এখন যে ২ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে তা অব্যাহত এদিকে রেমিট্যান্স প্রবাহ ঠিক রাখতে ২ শতাংশের সঙ্গে আরো এক শতাংশ বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1067.csv b/Bangla_fin_news_articles/1067.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c636c7196b89722a2a1b14a51bc00a1acc17381b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1067.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1067,গোল্ডেন হার্ভেস্ট গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মোমতাজুল ইসলাম,2021-08-02,ইত্তেফাক অলাইন ডেস্ক,সম্প্রতি গোল্ডেন হার্ভেস্ট গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসাবে নিযুক্ত হয়েছেন জনাব এস. এম. মোমতাজুল ইসলাম। এর আগে তিনি গোল্ডেন হার্ভেস্ট আইসক্রিম লিমিটেড এবং গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।গোল্ডেন হার্ভেস্ট গ্রুপে যোগদানের পূর্বে তিনি তার ৩০ বছরের সুদীর্ঘ কর্মজীবনে কোকাকোলা ইগলু আইসক্রিম ও মিল্ক পোলার আইসক্রিম বেঙ্গল মিট বেলিসিমো আইসক্রিম দেশি মিট ও লাভেলো আইসক্রিমের গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।এখন থেকে তিনি গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসাবে সকল কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1068.csv b/Bangla_fin_news_articles/1068.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..527c62f497cda612bc89a666c4ef8ef62663bd0c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1068.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1068,ওয়ালটন এসিতে ২২ পর্যন্ত ছাড় ৩৬ মাসের ইএমআই সুবিধা,2021-08-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এয়ার কন্ডিশনার গ্রাহকদের আকর্ষণীয় সব সুবিধা দিচ্ছে বাংলাদেশি সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটন। সুপার ডিল বিকাম চিল ক্যাম্পেইনের আওতায় ইনভার্টার ননইনভার্টার ও স্মার্ট ইনভার্টারসহ অর্ধশতাধিক নির্দিষ্ট মডেলের এসিতে সর্বোচ্চ ২২ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। রয়েছে ফ্রি ইনস্টলেশন সুবিধা।সম্প্রতি ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন১১ শেষ হয়েছে। ওই ক্যাম্পেইন ব্যাপক গ্রাহকপ্রিয়তা পেয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় এসির গ্রাহকদের জন্য নতুন এ ক্যাম্পেইন চালু করলো ওয়ালটন।জানা গেছে ওয়ালটন ইপ্লাজা থেকে নির্দিষ্ট মডেলের সর্বোচ্চ ২ টনের এসি কিনলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ২২ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট। এছাড়া রয়েছে অনলাইনে ১০ শতাংশ ডিসকাউন্টে ১২ মাস পর্যন্ত ০ শতাংশ ইন্টারেস্টে ইএমআই সুবিধা। পাশাপাশি নির্দিষ্ট ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডে ৩৬ মাস পর্যন্ত ইএমআই সুবিধা পাচ্ছেন গ্রাহক। ক্রেতাদের জন্য এসব সুযোগ থাকছে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত।ওয়ালটন এসির চিফ বিজনেস অফিসার মো. তানভীর রহমান জানান পূর্ব ঘোষিত ডিজিটাল ক্যাম্পেইনগুলো এবং সুপার সেভিং ডিল ক্যাম্পেইন গ্রাহকপ্রিয়তা পাওয়ায় ক্রেতাদের জন্য নতুন ক্যাম্পেইন ঘোষণা করা হয়েছে। এর আওতায় ওয়ালটনের রিভারাইন ভেনচুরি বেভেলিন ক্রিস্টালাইন ও ডায়মন্ড সিরিজের ১ ১.৫ ও ২ টনের ব্যাপক বিদ্যুৎসাশ্রয়ী ইনভার্টার ও ননইনভার্টার প্রযুক্তির এসিতে এ ছাড় দেওয়া হচ্ছে। ওয়ালটন ইপ্লাজা থেকে এসি কেনায় গ্রাহকরা এ সুবিধাগুলো পাচ্ছেন।ওয়ালটন এসি প্রোডাক্টের ব্র্যান্ড ম্যানেজার খলিলুর রহমান জানান সারা দেশে ১৭ হাজারেরও বেশি আউটলেটের পাশাপাশি ঘরে বসেই ওয়ালটনের নিজস্ব অনলাইন শপ ইপ্লাজা ডট ওয়ালটনবিডি ডটকম .. থেকে ক্রেতারা তাদের পছন্দের এসি কিনতে পারছেন। এসির বিভিন্ন মডেল সম্পর্কে জানতে ঘরে বসে অনলাইনে অর্ডার করতে এবং ওয়ালটনের সেলস আউটলেটের সঙ্গে যোগাযোগ করতে যথাক্রমে ভিজিট করা যাবে . . . এ লিংকে। বিস্তারিত জানার জন্য যোগাযোগ করা যাবে ১৬২৬৭ অথবা ০৯৬১২৩১৬২৬৭ নম্বরে।এদিকে সারা দেশে ওয়ালটন এসি এক্সচেঞ্জ সুবিধা রয়েছে। ওয়ালটন প্লাজা ও ডিলার শোরুমে যেকোনো ব্র্যান্ডের পুরনো এসি জমা দিয়ে ওয়ালটনের নতুন এসি কেনা যাচ্ছে। পুরনো এসি জমা দিয়ে গ্রাহক তার পছন্দকৃত নতুন ওয়ালটন এসিতে ২৫ শতাংশ ছাড় পাচ্ছেন। তবে এ সুবিধা সুপার ডিল বিকাম চিল ক্যাম্পেইনে কার্যকর নয়।ওয়ালটন এসির সেলস কোঅর্ডিনেটর মাহমুদুল ইসলাম জানান তাদের সব এসি আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড মেনে ডিজাইন করা হচ্ছে। এতে ব্যবহৃত হচ্ছে সঠিক স্পেসিফিকেশনের ক্যাবল বা তার। আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড মেনে তৈরি ওয়ালটন এসির কম্প্রেসরে ব্যবহৃত হচ্ছে বিশ্বস্বীকৃত সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব এইচএফসি গ্যাসমুক্ত আর৪১০এ এবং আর৩২ রেফ্রিজারেন্ট। রয়েছে টার্বোমুড ডুয়েল ডিফেন্ডার এবং আয়োনাইজার প্রযুক্তি যা দ্রুত ঠাণ্ডা করার পাশাপাশি রুমের বাতাসকে ধুলাময়লা ও ব্যাকটেরিয়া থেকে মুক্ত করে। ইভাপোরেটর এবং কন্ডেন্সারে মরিচারোধক গোল্ডেন ফিন কালার প্রযুক্তি ব্যবহার করায় ওয়ালটন এসি অনেক টেকসই দীর্ঘস্থায়ী ও নিরাপদ।কর্তৃপক্ষ জানায় ওয়ালটন এসি আন্তর্জাতিকমানের টেস্টিং ল্যাব নাসদাতইউটিএস থেকে মান নিয়ন্ত্রণ সনদ পাওয়ার পরে বাজারজাত করা হয়। তাই এসিতে এক বছরের রিপ্লেসমেন্টের পাশাপাশি ইনভার্টার এসির কম্প্রেসরে ১০ বছর পর্যন্ত গ্যারান্টি সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন।স্থানীয় বাজারে এ বছর ইউরোপিয়ান ডিজাইনের অত্যাধুনিক ফিচারের ১ টন ১.৫ টন ও ২ টনের নতুন মডেলের স্প্লিট টাইপ এসি ছেড়েছে ওয়ালটন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হচ্ছে ইনভার্টার প্রযুক্তির সুপারসেভার ইনভার্না এসি। এক টনের ইনভার্না এসিতে ইকোমুডে প্রতি ঘণ্টায় বিদ্যুৎ খরচ মাত্র ২ টাকা ৮৮ পয়সা। যা বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক সার্টিফাইড।সম্প্রতি বাজারে এসেছে ওশেনাস সিরিজের ভয়েস কমান্ড সমৃদ্ধ কথা বলা নতুন মডেলের এসি। এটি বাজারে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। রিমোট কন্ট্রোল ছাড়াই ব্যবহারকারী মুখে কথার মাধ্যমে নির্দেশনা দিয়ে এ এসি পরিচালনা করতে পারেন। এছাড়া ওয়ালটনের স্মার্ট কন্ট্রোল এসি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায় বিশ্বের যে কোনো প্রান্ত থেকেই।১ ১.৫ ও ২ টনের স্প্লিট এসির পাশাপাশি স্কুলকলেজ মসজিদ মাদরাসা হাসপাতাল হোটেলের মতো মাঝারি স্থাপনার জন্য ৪ ও ৫ টনের ক্যাসেট ও সিলিং টাইপ এসি ব্যাপকভাবে বাজারজাত করছে ওয়ালটন। বড় স্থাপনার জন্য ওয়ালটনের রয়েছে ভেরিয়্যাবল রেফ্রিজারেন্ট ফ্লো বা ভিআরএফ এবং চিলার।দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে আইএসও সনদপ্রাপ্ত সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় সারা দেশে ওয়ালটনের রয়েছে ৭৬টি সার্ভিস সেন্টার। পাশাপাশি প্রায় ৩০০ সার্ভিস পার্টনারের মাধ্যমে দেশব্যাপী এসির গ্রাহকদের সেবা দিচ্ছে ওয়ালটন। ওয়ালটনের দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্রকৌশলী এবং টেকনিশিয়ানরা প্রতি ১০০ দিন পর পর এসির ক্রেতাদের ফ্রি সার্ভিসিং দিচ্ছেন।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1069.csv b/Bangla_fin_news_articles/1069.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7c6d939c11d89e8756ae73d94b1db42462bcd03d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1069.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1069,প্রাইজবন্ডের ড্র প্রথম পুরস্কারের নম্বর ০২১৮৪০৭,2021-08-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ১০৪তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। ছয় লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার বিজয়ীর নম্বর ০২১৮৪০৭। এছাড়া ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকার দ্বিতীয় পুরস্কারের নম্বর ০৫৫১৯৮৫। এক লাখ টাকা করে তৃতীয় পুরস্কারের নম্বর হলো ০৩৮৪৪৫৪ এবং ০৯২৪১৩১। আর প্রতিটি ৫০ হাজার টাকা করে দুটি চতুর্থ পুরস্কারের বিজয়ীর নম্বর ০২৭৬০৫৮ ও ০৯৫৫৮৪৮। রবিবার ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার মো. খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার অফিসের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়। একক সাধারণ পদ্ধতিতে অর্থাৎ প্রত্যেক সিরিজের জন্য একই নম্বর এই ড্র পরিচালিত হয় এবং বর্তমানে প্রচলনযোগ্য ১০০ একশত টাকা মূল্যমানের ৬৫টি পঁয়ষট্টি সিরিজ যথা কক কখ কগ কঘ কঙ কচ কছ কজ কঝ কঞ কট কঠ কড কঢ কথ কদ কন কপ কফ কব কম কল কশ কষ কস কহ খক খখ খগ খঘ খঙ খচ খছ খজ খঝ খঞ খট খঠ খড খঢ খথ খদ খন খপ খফ খব খম খল খশ খষ খস খহ গক গখ গগ গঘ গঙ গচ গছ গজ গঝ গঞ গট গঠ এবং গড এই ড্রএর আওতাভুক্ত। এ সিরিজগুলোর অন্তর্ভুক্ত ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা পুরস্কারের যোগ্য বলে ঘোষিত হয়। ...নিম্নে বর্ণিত সংখ্যার বন্ডগুলো সাধারণভাবে প্রতিটি সিরিজের ক্ষেত্রে পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হবে।৫ম পুরস্কার প্রতিটি ১০০০০ টাকার বিজয়ী প্রতিটি সিরিজের ৪০টি নম্বর হলো ০০০৪৮৮৩ ০১৬৪৮৪৪ ০৪৬৮২৪৬ ০৭০৪৯৩৭ ০৮৬৭৬৮৬ ০০১৪৪৫৭ ০২১৮২৯৮ ০৪৮২২৪৬ ০৭৪০৫৯৬ ০৮৯৮৮৮৬ ০০৩৫৮০৭ ০২৫৯৮৫৮ ০৪৯৫১৫১ ০৭৪৫০৭৬ ০৯৩০২৯৯ ০০৮০২১৭ ০২৯৩৪৩৪ ০৫৩২৭৬১ ০৭৯৫১২৩ ০৯৩৯২৮৬ ০১০৮৬১৮ ০২৯৩৯৩৮ ০৫৪৭৯২২ ০৮০৭৬৯৫ ০৯৫৫৭১২ ০১৩৫৩৯৬ ০২৯৮৩৪২ ০৬২৪৭০৮ ০৮৩৭৬২১ ০৯৬৮৫৮৭ ০১৬২৪২৬ ০৩৭২৯৫৬ ০৬৪৮৯৯৮ ০৮৫৩৬৮৫ ০৯৭৭২৬৭ ০১৬২৭০৬ ০৪২১৩৬৭ ০৬৫৮৪৮৪ ০৮৬০৬৯৬ ও ০৯৮৬৪৪৪। প্রতি তিন মাস অন্তর প্রাইজবন্ডের ড্র হয়ে থাকে। আর ১৯৯৯ সালের জুলাই থেকে প্রাইজবন্ডের পুরস্কারের অর্থের ওপর ২০ শতাংশ হারে উৎসে আয়কর কাটার বিধান রয়েছে। এদিকে ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রজ্ঞাপন দিয়ে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের যেকোনো অফিস থেকে প্রাইজবন্ডের পুরস্কার নেওয়া যাবে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1070.csv b/Bangla_fin_news_articles/1070.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..46a68a24101cd0d6a848c39a2b2dc5948e909924 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1070.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1070,করোনায় বিপর্যস্ত রেস্তোরাঁ খাত,2021-08-01,রেজাউল হক কৌশিক,করোনার প্রকোপ বাড়তে থাকায় চলমান লকডাউনে হোটেলরেস্তোরাঁ কার্যত বন্ধ। অনলাইনে বিক্রি চালু থাকলেও তাতে চাহিদা খুব কম। আর জরুরি সেবার সঙ্গে জড়িত মানুষ বাদে ঘরের বাইরে কেউ নেই।এতে রেস্তোরাঁগুলোতে বেচাবিক্রি নেই বললেই চলে। গত বছর মার্চ থেকে করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পর এমনিতেই বিক্রি কমে গিয়েছিল। আর এখন কঠোর লকডাউনে রেস্তোরাঁ মালিকদের অবস্থা এতটাই খারাপ যে ব্যবসা ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার জোগাড় হয়েছে।বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির তথ্যমতে রাজধানীসহ সারা দেশে ৭০ থেকে ৮০ হাজার রেস্তোরাঁ রয়েছে। এর মধ্যে রাজধানীতে আছে প্রায় ৮ হাজার রেস্তোরাঁ। ঢাকার দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় আছে সাড়ে ৪ হাজার। আর উত্তর সিটিতে আছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার রেস্তোরাঁ। ....ছবি সংগৃহীতসারা দেশের হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে প্রায় ৩০ লাখ শ্রমিককর্মচারী কাজ করে বলে জানা গেছে। সমিতির তথ্যমতে করোনা শুরু হওয়ার পরে প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে এ খাতের অবস্থা আরো ভয়াবহ।সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান দৈনিক ইত্তেফাককে বলেন গত বছর থেকে করোনা ভাইরাসজনিত কারণে বড় একটা সময় রেস্তোরাঁ বন্ধ ছিল। এর বাইরে কখনো ৫০ ভাগ আসনে বসিয়ে হোটেলরেস্তোরাঁ সীমিত আকারে খোলা ছিল। আবার কখনো অনলাইন বা টেকওয়ের মাধ্যমে ব্যবসা চলেছে। কিন্তু এভাবে অনলাইন ডেলিভারি বা টেকওয়ের ওপর নির্ভরশীল হয়ে ব্যবসা চালানো সম্ভব নয়। এমন পরিস্থিতিতে রেস্তোরাঁ ব্যবসা বন্ধ হওয়ার জোগাড়। অনেকে এরই মধ্যে ব্যবসা বন্ধও করে দিয়েছে। সার্বিকভাবে এ খাতের ব্যবসায়ীরা আজ দিশাহারা অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন।এত বড় একটি খাত হওয়ার পরও এখনো পর্যন্ত সরকার থেকে কোনো ধরনের সহযোগিতা পাওয়া যায়নি বলে জানান সমিতির মহাসচিব। তিনি বলেন অন্যান্য সহযোগিতা তো দূরে থাক এ খাতের উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীরা ব্যাংক ঋণও পান না। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন পচনশীল পেরিশেবল পণ্য বিক্রি করার ক্ষেত্রে লোন প্রদান করা যাবে না বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের এমন নির্দেশনার কারণে আমরা ঋণ পাচ্ছি না। অথচ এ খাতের ব্যবসায়ীরা যদি ঋণ পেতেন তাহলে করোনার মধ্যেও ব্যবসার ক্ষতি কিছুটা কাটিয়ে উঠতে পারতেন।করোনার এই কঠোর সময় পাড়ি দিয়ে আবার ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য সরকারের সংশ্লিষ্টদের কাছে সহযোগিতা কামনা করেন তিনি। ....ছবি সংগৃহীতএকই সঙ্গে হোটেলরেস্তোরাঁ খাতে ঋণ অনুমোদন দেওয়ার বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনানীতিমালা সংশোধন করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।করোনা ভাইরাসে ক্ষতিগ্রস্ত খাতকে ঘুরে দাঁড়াতে সহযোগিতার জন্য বিভিন্ন খাতে প্রণোদনা দিয়েছে সরকার। তবে রেস্তোরাঁ খাতের জন্য এখন পর্যন্ত এক পয়সাও দেওয়া হয়নি। এ খাতের উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে বারবার এ বিষয়ে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করা হলেও তাতে কোনো কাজ হয়নি। এছাড়া বিভিন্ন খাতের শ্রমিকদের বেতনভাতা দেওয়ার জন্যও প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। তবে এ খাতের জন্য কোনো ঘোষণা আসেনি। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ১ হাজার কোটি টাকার তহবিল দেওয়া হলেও সেখানে হোটেল মোটেলের বিষয় ছিল। রেস্তোরাঁ খাতের নাম উল্লেখ করা হয়নি। রেস্তোরাঁ মালিকরা বলছেন গত বছরের জুলাই থেকে রেস্তোরাঁগুলো আবার চালু করার পর থেকে তারা প্রায় ৬০ শতাংশ লোকসান পুষিয়ে নেন।কিন্তু সাম্প্রতিক করোনার প্রকোপ ও মৃতের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় তাদের ব্যবসায় পুরোপুরি ধসে পড়েছে। রেস্তোরাঁ মালিকরা ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের আওতায় স্বল্প সুদে ঋণের আবেদন করেছেন। ....ছবি সংগৃহীতবাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি মনে করে করোনার প্রথম ঢেউয়ে সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে ৩০ শতাংশ হোটেলরেস্তোরাঁ দেউলিয়া হয়ে পড়েছে। আর দ্বিতীয় ঢেউয়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা না হলেও প্রায় ৯৯ শতাংশ হোটেলরেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত। সব মিলিয়ে সারা দেশে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার মতো আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়েছে এ খাত। পর্যটন খাতের হোটেলমোটেলথিম পার্কের কর্মচারীদের বেতনভাতা পরিশোধের জন্য মূলধন সুবিধা দেওয়ার লক্ষ্যে ১৫ জুলাই ১ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ৪ শতাংশ সুদে ১ বছর মেয়াদে এই ঋণ সুবিধা নিতে পারবেন পর্যটন খাতের উদ্যোক্তারা। সুদের হার ৮ শতাংশ হলেও সরকার ৪ শতাংশ ভর্তুকি দেবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1071.csv b/Bangla_fin_news_articles/1071.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e23d57de43d556072c0db7bcf61c759bb5e6b125 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1071.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1071,অ্যাওয়ারনেস ৩৬০কে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে  তিন ব্যক্তিত্ব,2021-07-31,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বৈশ্বিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান অ্যাওয়ারনেস ৩৬০এর উপদেষ্টা হিসেবে যুক্ত হয়েছেন কিংবদন্তি বাস্কেটবল রেফারি বব ডিলানি রয়্যাল চ্যারিটি ডায়ানা অ্যাওয়ার্ডের প্রধান নির্বাহী টেসি ওজো এবং জনপ্রিয় ব্রিটিশ অভিনেতা কেল স্পেলম্যান। শমী হাসান চৌধুরী ও রিজভী আরেফিন দুই বাংলাদেশীর হাত ধরে গড়ে ওঠা বৈশ্বিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান অ্যাওয়ারনেস ৩৬০কে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে এবার কাজ করতে যাচ্ছেন এই তিন ব্যক্তিত্ব।সম্প্রতি এমনটিই জানানো হয়েছে অ্যাওয়ারনেস ৩৬০ এর এক বিবৃতিতে। হাত ধোয়া স্যানিটেশন সচেতনতা স্বাস্থ্য ভালো রাখাসহ বস্তিতে থাকা যেসব মানুষের কাছে সাধারণত কেউ যেতে চায় না তাদের আচার ব্যবহার সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে কাজ করা এই অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত হতে পেরে নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করেছেন যুক্ত হওয়া উপদেষ্টারা।যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সির প্রাক্তন পুলিশ কর্মকর্তা ও কিংবদন্তি বাস্কেটবল রেফারি বব ডিলানি এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন অ্যাওয়ারনেস ৩৬০ টিমের অংশ হওয়া দারুণ ব্যাপার। নেতৃত্ব আমার জন্য একটি সৌভাগ্যের ব্যাপার এবং এর সঙ্গে বয়সের কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা একজন আরেকজন থেকে শিখবো জানবো। আমি কাজ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।অনুপ্রেরণীয় সিভিল সোসাইটির লিডার ও রয়্যাল চ্যারিটি ডায়ানা অ্যাওয়ার্ডের প্রধান নির্বাহী টেসি ওজো উপদেষ্টা হিসেবে যোগদান করে জানান আমি অবিশ্বাস্যভাবে খুশি এবং সম্মানিত হয়েছি এই প্রতিষ্ঠানের উপদেষ্টা হিসেবে যুক্ত হতে পেরে। আমার বিশ্বাস রয়েছে অ্যাওয়ারনেস ৩৬০ এর লিডারশীপ টিমের উপর। আমি বিশ্বাস করি তারা ভালো কাজ করবে। আমি শুধু এই যাত্রার অংশ হতে এসেছি। চলুন একসাথে পরিবর্তন করি।নিজের অনুভূতি প্রকাশ করেছেন ম্যানচেস্টারে জন্মগ্রহণ করা জনপ্রিয় ব্রিটিশ অভিনেতা কেল স্পেলম্যানও। তিনি জানান আমি তেমনটি কৃতজ্ঞ যেমনটি আপনারা আমাকে পেয়ে হয়েছেন। আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি আমরা একসাথে কি করতে পারি সেটা দেখার জন্য। অ্যাওয়ারনেস ৩৬০ অনেক ভালো কাজ করছে এবং আমার বিশ্বাস আমরা বিশ্বকে বদলে দেবো।টিভি স্ক্রিন ছাড়াও তিনি জলবায়ু পরিবর্তন ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিয়ে কাজ করা এই অভিনেতা আরও জানান অ্যাওয়ারনেস ৩৬০ সম্পর্কে তাদের কাজই তাদের হয়ে কথা বলছে। ধন্যবাদ অ্যাওয়ারনেস ৩৬০ এর সবার প্রতি। আমি বলতে পারি যে বিশ্বের একটি দারুণ জায়গা এবং সব মেধাবী লোক এখানে যুক্ত রয়েছেন।উল্লেখ্য দুই বাংলাদেশীর হাত ধরে গড়ে ওঠা এই বৈশ্বিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান শুরু থেকেই অত্যন্ত সুনামের সাথে কাজ করে আসছে। জাতিসংঘের এসডিজি নিয়ে বিশ্বের ২৩টি দেশে কাজ করা এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ২৬ বছর বয়সী শমী এবং তার সহপ্রতিষ্ঠাতা রিজভী উঠে এসেছেন মার্কিন প্রভাবশালী ম্যাগাজিন ফোর্সবের ৩০ বছরের কম বয়সী এশীয় অঞ্চলের ৩০০ তরুণের তালিকায়ও এছাড়াও পূর্বে প্রতিষ্ঠাতা শমী পুরস্কার গ্রহণ করেছিলেন প্রিন্সেস ডায়ানার ভাই লর্ড স্পেন্সার থেকে। কেনসিংটন প্যালেসে প্রিন্স উইলিয়ামের সঙ্গে দেখা করার আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন। ২০২০ সালে ডায়ানা অ্যাওয়ার্ডের বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন পাশাপাশি আছে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা থেকেও স্বীকৃতি পাওয়ার মতোও ঘটনা। অন্যদিকে সহপ্রতিষ্ঠাতা রিজভী আরেফিন সম্প্রতি পুরস্কৃত হয়েছেন ডায়ানা অ্যাওয়ার্ডে এছাড়া টার্গেট জেন্ডার ইক্যুয়ালিটি কোঅর্ডিনেটর হিসাবে যোগদান করেছেন জাতিসংঘের গ্লোবাল কমপ্যাক্টে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1072.csv b/Bangla_fin_news_articles/1072.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dbe6a6e2489bb968dd776f2edc8b23b478c01a9e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1072.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1072,১২ দিন পর বাংলাবান্ধা দিয়ে আমদানিরপ্তানি শুরু,2021-07-31,তেঁতুলিয়া পঞ্চগড় সংবাদদাতা,১২ দিন ছুটির পর শুরু হয়েছে দেশের একমাত্র চতুর্দেশীয় স্থলবন্দর বাংলাবান্ধায় আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম। এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ থাকার পর আজ শনিবার৩১ জুলাই সকাল থেকে বন্দরের কার্যক্রম শুরু হয়েছে।বন্দরের কার্যক্রম চালুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর আমদানিরপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি আব্দুল লতিফ তারিন ও সাধারণ সম্পাদক কুদরত ই খুদা মিলন। গত ১৯ জুলাই থেকে ৩০ জুলাই পর্যন্ত মুসলমানদের বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আযহা উদযাপন উপলক্ষে চতুর্দেশীয় স্থলবন্দর বিবিআইএন বাংলাদেশ ভুটান ভারত নেপালের মধ্যে সকল আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম ১২ দিন বন্ধ রাখা হয়।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1073.csv b/Bangla_fin_news_articles/1073.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7fe0b203dc7448932a28f2488d5ce0fb2ac3a8e6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1073.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1073,চলে গেলেন লিডসাস লিমিটেডের চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান সরকার,2021-07-31,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চলে গেলেন লিডসাস লিমিটেডের চেয়ারম্যান নূরুজ্জামান সরকার ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। বৃহস্পতিবার ২৯ জুলাই ভোর ৫টায় ফুসফুসজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে কেরানীগঞ্জের সাজেদা হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।মৃত্যুকালে তার বয়স ছিল ৬৬ বছর। তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্মাননা প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান লিডসাস লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাদিক আল সরকারের পিতা। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ২ ছেলে ও ২ মেয়েসহ অসংখ্য শুভাকাঙ্ক্ষী রেখে গেছেন।বৃহস্পতিবার বাদ আসর নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার নিজ গ্রাম ডিক্রীরচরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে তার জানাজার পর ডিক্রীরচর কবরস্থানে দাফন করা হয়।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1074.csv b/Bangla_fin_news_articles/1074.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a188098eacd6d7fe1075a1d416f0aac3b56835be --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1074.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1074,ব্যাংকের নজরদারি বাড়াতে হবে,2021-07-31,রেজাউল করিম খোকন,করোনা ভাইরাসের প্রকোপে ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পকারখানা মালিক ও সেবা খাতের বড় ব্যবসায়ীদের জন্য গত বছর প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা প্রণোদনা ঋণ দিয়েছিল ব্যাংকগুলো। আর ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের ব্যবসায়ীদের ৪ শতাংশ সুদে দেওয়া হয় প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা। মূলত এসব ঋণের সুদ হার ছিল ৯ শতাংশ। বাকি সুদের টাকা ভর্তুকি দেয় সরকার। তবে অনেক ব্যবসায়ী কম সুদের এই ঋণ নিয়ে অন্য ব্যাংকে তাদের অন্যান্য ঋণ শোধ করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। কেউ কেউ আবার শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করেছেন আবার কেউ ফ্ল্যাট কিনেছেন ও অন্যান্য ব্যবসায় খাটিয়েছেন। অথচ এই ঋণ প্রণোদনা হিসেবে দেওয়া হয়েছিল করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের জন্য। ঋণের ধরন ছিল চলতি মূলধন যা দিয়ে দৈনন্দিন খরচ মেটানোর কথা। ঐ সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকও বলেছিল এই প্রণোদনার ঋণের টাকায় অন্য ঋণ শোধ করা যাবে না। ঋণের টাকার যথাযথ ব্যবহার করতে হবে। তবে এতে কেউ কেউ পরোয়া না করে নিজের ইচ্ছেমতো প্রণোদনার টাকা ভিন্ন কাজে লাগিয়েছেন। ব্যাংকিং খাতে পরিবর্তন আনবে ব্লকচেইন ....ব্যাপারটি বাংলাদেশ ব্যাংকের গোচরীভূত হওয়ায় তারা এখন নড়েচড়ে বসেছেন। সম্প্রতি বিভিন্ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের কাছে পাঠানো চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে সরকার এবং বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ঘোষিত প্রণোদনা প্র্যাকেজের আওতায় প্রদত্ত ঋণ যথাযথ খাতে ব্যবহূত না হয়ে কিছু কিছু অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যবহূত হচ্ছে। এছাড়া কোনো কোনো ক্ষেত্রে এই ঋণ দিয়ে ঋণগ্রহীতার অন্য কোনো ঋণের দায় সমন্বয় করা হচ্ছে। এছাড়া মঞ্জুরিকৃত ঋণের টাকা ছাড়ের ক্ষেত্রে কোনো কোনো ব্যাংক সময়ক্ষেপণ করছে মর্মে অভিযোগ রয়েছে। এখন থেকে যখন দ্বিতীয় দফায় ঋণ বিতরণ শুরু হবে এজন্য ব্যাংকগুলোকে আবারও বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে সতর্ক করা হয়েছে। ঋণের ব্যবহার যাতে যথাযথ হয় সেদিকে নজর রাখতে বলা হয়েছে। পাওনা টাকা আদায়ে যা করবেন ....দেড় বছরের বেশি সময় ধরে দেশে চলছে করোনার প্রকোপ। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে নেওয়া লকডাউন বিধিনিষেধে অর্থনীতি ও ব্যবসাবাণিজ্যে পড়েছে নেতিবাচক প্রভাব। বড় থেকে ছোট অনেক শিল্পকারখানা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে সৃষ্টি হয়েছে আর্থিক দুর্যোগ। করোনাসৃষ্ট এ বিপর্যয় থেকে ঘুরে দাঁড়াতে সরকার এখন পর্যন্ত ২৮টি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। এসব প্যাকেজের আওতায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে দেওয়া হচ্ছে স্বল্প সুদে ঋণ। অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সরকার চলমান মহামারির শুরু থেকেই সচেষ্ট। দেশের বড় মাঝারি ও ছোট উদ্যোক্তাদের জন্য সংগত কারণে দ্রুতই আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে আপত্কালীন অর্থ প্রদানে সরকারের সদিচ্ছার ঘাটতি দেখা যায়নি। শর্ত অনুযায়ী প্রাপ্ত ঋণের অর্থ প্রতিষ্ঠানের চলতি মূলধন হিসেবে ব্যয় হওয়ার কথা। দুঃখজনকভাবে শর্ত ভঙ্গ করে অনেক অর্থ চলে যাচ্ছে ভিন্ন খাতে। এটা স্পষ্টতই অপব্যবহার ও অনিয়ম বৈকি। বিশেষ এক পরিস্থিতিতে প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সচল রাখতে দেওয়া হচ্ছে এ প্রণোদনার অর্থ। এর অপব্যবহার কোনোভাবেই কাম্য নয়। বিশাল অঙ্কের এ প্রণোদনার মধ্যে প্রায় ১ লাখ কোটি টাকাই ঋণ হিসেবে বিতরণের নেতৃত্ব দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে রয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত বৃহত্ শিল্প ও সেবা খাতের জন্য ৪০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ। ক্ষতিগ্রস্ত সিএসএমই খাতের জন্যও ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়। ব্যাংক ঋণ হিসেবে দেওয়া বৃহত্ শিল্প ও সেবা খাতের প্রণোদনা প্যাকেজের সুদহার নির্ধারণ করা হয় ৪ দশমিক ৫০ শতাংশ। আর সিএসএমই খাতের প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে নেওয়া ঋণের জন্য গ্রাহকরা ৪ শতাংশ সুদ পরিশোধ করছেন। এখন স্বাভাবিক সময় নয়। বিরাজ করছে জরুরি স্বাস্থ্য পরিস্থিতি। এর প্রভাব সর্বব্যাপ্ত। বিশেষ এ সময়ে শিল্পব্যবসাবাণিজ্য উজ্জীবিত রাখতে সরকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। দেশের উদ্যোক্তাদের পরিত্রাণে দিচ্ছে সাশ্রয়ী হারে ঋণ। এটা তাদের জন্য বড় ধরনের আর্থিক সহায়তা বৈকি। এতে তারা ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে সমর্থ হচ্ছেন। কাজেই প্রণোদনার ঋণের অর্থের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার দায়টাও তাদের বেশি। আজ ব্যাংক খোলা লেনদেন দেড়টা পর্যন্ত ....কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্যাকেজগুলো বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দিচ্ছে। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ঋণের অর্থ বিতরণ করা হচ্ছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা সার্বিকভাবে বিষয়টি তদারক করছে। সঠিক গ্রাহক যেন প্রণোদনার ঋণ পান প্রকৃত খাতে যেন ব্যয় হয় তার জন্য নানা শর্ত আরোপ করা হয়েছে। প্রণয়ন করা হয়েছে সুস্পষ্ট নীতিমালা। অর্থের সদ্ব্যবহার নিশ্চিতে ব্যাংকগুলোকে একাধিকবার নির্দেশনাও দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। উদ্দেশ্য প্রকৃত খাতে ব্যয় হয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো যেন দ্রুত ঘুরে দাঁড়ায় এবং সামগ্রিকভাবে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বেগবান হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে প্রণোদনা প্যাকেজের অপব্যবহার অনেকাংশে রোধ করা যাচ্ছে না। প্রণোদনা ঋণের অর্থ দিয়ে কোনো কোনো গ্রাহক জমিবাড়ি কেউ কেউ গাড়ি কিনছেন। আর বড় একটা অংশ পুঁজিবাজারে লগ্নি করা হচ্ছে বলে খবর মিলছে। এটা নিয়মের লঙ্ঘন যেমন তেমনি অনৈতিকও বটে। মূলত ঋণ বিতরণকারী ব্যাংকের গাফিলতির কারণে এমনটি হচ্ছে। কাজেই প্রণোদনার অর্থের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর নজরদারি বাড়ানোর বিকল্প নেই। বিধিনিষেধ চলাকালীন ব্যাংকের নতুন সময়সূচি ....ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নে বর্তমানে অসম অবস্থা বিরাজমান। অর্থপ্রাপ্তিতে বড়রা এগিয়ে ছোটরা এখনো পিছিয়ে। এ অবস্থায় যারা আগে পাচ্ছেন তারা নিশ্চয়ই ভাগ্যবান। এই এগিয়ে থাকাদের মধ্যে যদি কেউ অর্থের অপব্যবহার করেন সেটি হতাশাজনক। যেহেতু অপব্যবহারের তথ্য মিলছে সেহেতু ব্যাংকগুলোকে গ্রাহক চিহ্নিত করা ঋণ অনুমোদন বিতরণ ও ব্যবহার নিশ্চিতের ব্যাপারে আরো সতর্ক হতে হবে। যথাযথভাবে যাচাইবাছাই করতে হবে। বাড়াতে হবে তদারকি। প্রয়োজনে শর্ত ভঙ্গ করলে প্রণোদনা প্রত্যাহারের মতো কঠোর ব্যবস্থাও নেওয়া যেতে পারে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1075.csv b/Bangla_fin_news_articles/1075.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..36a8d9539cc18520c768ec627467ef2a34053766 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1075.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1075,করোনার দ্বিতীয় ঢেউ অর্থনীতিতে শঙ্কা বাড়াচ্ছে,2021-07-31,এম এ মাসুম,করোনার ভয়াবহতা কোনোভাবেই যেন পিছু ছাড়ছে না। গত বছরের এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছিল করোনার প্রথম সংক্রমণ। শুরু হয় লকডাউন সব ধরনের অফিসআদালত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কলকারখানা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। আশা করা হয়েছিল এভাবেই করোনা মুক্ত হবে দেশ। প্রকোপ কিছুটা কমল বৈকি কিন্তু জুলাই মাস থেকে আবার ঊর্ধ্বমুখী হওয়া শুরু হলো।এ বছর মার্চে শুরু হলো করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। প্রথম ঢেউয়ের চেয়ে দ্বিতীয় ঢেউয়ের সংক্রমণ বেশি তীব্র। নতুন ভ্যারিয়েন্টটি বাংলাদেশসহ এশিয়া এবং বিশ্বের বহু দেশকে মারাত্মকভাবে বিপদগ্রস্ত করে তুলে। করোনার ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট ইতিমধ্যে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে তার ধ্বংসযজ্ঞ শুরু করে এখন তা সারা দেশের গ্রামশহরাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে। বাড়ছে বাণিজ্য ঘাটতি ....করোনা ভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছে যাওয়ায় ১ জুলাই থেকে সাত দিন সারা দেশে সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করছে সরকার। ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে মাত্র পাঁচ দিন বিরতি দিয়ে আবার ২৩ জুলাই থেকে শুরু হয়েছে কঠোর লকডাউন। লকডাউনের প্রভাবে সারা দেশে জীবনজীবিকায় মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব শুরু হয়েছে। জীবনজীবিকার সব ধরনের উত্স বন্ধ থাকায় ইতিমধ্যেই ঢাকাসহ সব শহরাঞ্চল ছেড়েছেন কর্মহীন বহু মানুষ। সরকারি আধাসরকারি স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস বন্ধ আছে। এছাড়া সড়ক রেল ও নৌপথে গণপরিবহন অভ্যন্তরীণ বিমানসহ ও সব ধরনের যন্ত্রচালিত যানবাহন চলাচল বন্ধ আছে। বন্ধ আছে শপিংমল মার্কেটসহ সব দোকানপাট পর্যটনকেন্দ্র রিসোর্ট কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদনকেন্দ্র। এতে স্থবিরতা নেমে আসার শঙ্কা রয়েছে পুরো অর্থনীতি অঙ্গনে। এসএমই ফাউন্ডেশনের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে করোনা ভাইরাস মহামারিকালে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের এসএমই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৩৭ শতাংশ কর্মচারী কাজ হারিয়েছেন। ৭০ শতাংশ কর্মীর চাকরি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ৮৩ শতাংশ ছোট উদ্যোক্তা লোকসানে পড়েছেন। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তাদের বিক্রি ৯৪ শতাংশ কমে গেছে। ৩৩ শতাংশ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করতে পারছেন না। বাধ্য হয়ে ২১ শতাংশ ব্যবসা বন্ধ করে দিয়েছেন এবং ১৬ শতাংশ বিকল্প উপার্জনের পথ বেছে নিয়েছেন। এ খাতের মাত্র তিন শতাংশের ব্যবসা আগের মতো চালু আছে। ৫৯ শতাংশ কুটির ও ছোট উদ্যোক্তা সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছেন। পোশাক খাত নির্ভরতায় বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে ....বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হিসাব অনুযায়ী দেশে প্রায় সাড়ে ৫ কোটি মানুষ অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত। যা দেশের মোট কর্মসংস্থানের ৮৫ ভাগ। অপ্রাতিষ্ঠানিক খাত হওয়ায় বিপুলসংখ্যক মানুষ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছেন। লকডাউনের কারণে তারাই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।করোনার থাবায় দেশে বেকারত্ব ক্রমাগতভাবে বাড়ছে। দেশের অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলেছে কোভিডের অভিঘাত। কর্মসংস্থান হারিয়েছে বিপুলসংখ্যক মানুষ। এ নিয়ে বেসরকারিভাবে নানা তথ্য এলেও এখন পর্যন্ত সরকারিভাবে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান চালিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৯ সদস্যের একটি গবেষক দল। বিভিন্ন উপাত্ত বিশ্লেষণের ভিত্তিতে তারা জানিয়েছেন মহামারির কারণে দেশে গত বছর কর্মসংস্থান হারিয়েছে ২৬ লাখের বেশি মানুষ। দেশের অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলেছে কোভিডের অভিঘাত। কর্মসংস্থান হারিয়েছে বিপুলসংখ্যক মানুষ। এ নিয়ে বেসরকারিভাবে নানা তথ্য এলেও এখন পর্যন্ত সরকারিভাবে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন ঋণ পরিশোধের সীমা আরও দুই মাস বাড়লো ....করোনা ভাইরাসের দীর্ঘমেয়াদি ধাক্কায় অর্থনীতিতে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। চলমান লকডাউন কতদিন দীর্ঘায়িত হবে তা বলা যাচ্ছে না। বর্তমান সংক্রমণ পরিস্থিতি ও প্রাণহানি যেভাবে বিস্তৃত হচ্ছে তাতে সংকট আরো দীর্ঘায়িত হতে পারে বলে এরই মধ্যে সতর্ক করে দিয়েছেন অর্থনীতিবিদ ও বিভিন্ন সংস্থা। রপ্তানি আয় ও বিদেশি বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবস্থাপনায় চাপ তৈরি হবে। একই সঙ্গে শিল্প উত্পাদন যখন কমে যাবে তখন কাঁচামালযন্ত্রপাতি চাহিদা কমার সঙ্গে আমদানি রাজস্বও কমে যাবে।বিদায়ি অর্থবছরে ২০২০২১ সরকারি হিসাবে করোনা মহামারিতে আর্থিক ক্ষতি ১ লাখ ৪৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ১ হাজার ৭০০ কোটি মার্কিন ডলার। এই পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে দেশের অর্থনীতির ওপর লকডাউনের কালো ছায়ায় কীভাবে গ্রাস করেছে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে আগামীতে প্রধান চ্যালেঞ্জই হবে অর্থনীতির চাকা সচল রাখাএমনটি মনে করছেন অর্থনীতিবিদ সরকারের নীতিনির্ধারকসহ সংশ্লিষ্টরা। তাদের মতে যত দ্রুত সম্ভব করোনা টিকা জোগাড় করা। আর সবাইকে বিনা মূল্যে টিকা দেওয়া নিশ্চিত করা।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1076.csv b/Bangla_fin_news_articles/1076.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e92c48882b7febbbc13b4488d9de3f6fb582a88f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1076.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1076,৪০ হাজার তালবীজ রোপণ কোহিনুরের,2021-07-31,তালা সাতক্ষীরা সংবাদদাতা,সবুজ পরিবেশ গড়তে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছেন তালার বৃক্ষপ্রেমী কোহিনুর ইসলাম শেখ। তিনি প্রায় ৩৬ বছর যাবৎ বৃক্ষ রোপণ করে যাচ্ছেন।তালার আটারই গ্রামের কোহিনুর ইসলাম শেখ ৪৮ নিজ এলাকায় প্রথমে বাবলা ও খৈ গাছের চারা রোপণ করেন। গত পাঁচসাত বছর ধরে উপজেলার বিভিন্ন রাস্তার পাশে প্রায় ৪০ হাজার তালবীজ রোপণ করেছেন। ব্যক্তি উদ্যোগেই তিনি চালাচ্ছেন এ বৃক্ষ রোপণ অভিযান। মো. কোহিনুর ইসলাম বলেন প্রায় ১২ বছর বয়স থেকে বিভিন্ন জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানে বৃক্ষরোপণ করে আসছি।উপজেলা বন বিভাগের কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলী বলেন কোহিনুর ইসলামকে একজন বৃক্ষবন্ধু হিসেবে জানি।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1077.csv b/Bangla_fin_news_articles/1077.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c714d6bd574310e4a07bc4a400ba6f7906971e1e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1077.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1077,ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেন নয় প্রচারেও নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশ ব্যাংক,2021-07-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভার্চুয়াল মুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেনের পাশাপাশি সবধরনের প্রচারপ্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সম্প্রতি সিআইডিকে পাঠানো বাংলাদেশ ব্যাংকেরই একটি প্রতিবেদনের সূত্র ধরে কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেন করা যেতে পারে এমন বক্তব্য উঠে আসে। এমন পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার ২৯ জুলাই কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ বিষয়টি স্পষ্ট করেছে। বা অন্য ক্রিপ্টোকারেন্সি কিনতে চান সতর্ক করলো সরকার .......বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে কোনো ভার্চুয়াল মুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক অনুমোদিত নয়। সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি এড়ানোর লক্ষ্যে যেকোনো ধরণের ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চুয়াল মুদ্রায় যেমন বিটকয়েন ইথারিয়াম রিপল ইত্যাদি লেনদেন অথবা এরূপ কার্যে সহায়তা প্রদান ও প্রচারণা হতে বিরত থাকার জন্য সকল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে অনুরোধ করা যাচ্ছে। ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেন থেকে বিরত থাকতে বলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রথম আলো ....বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে সম্প্রতি বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম এবং ইন্টারনেট হতে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যায় যে ভার্চুয়াল মুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিবিধ বিনিময় প্লাটফর্মে লেনদেন হচ্ছে। এসব ভার্চুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইস্যুকৃত বৈধ মুদ্রা নয় বিধায় এর বিপরীতে কোনো আর্থিক দাবির স্বীকৃতও থাকেনা। এসব মুদ্রায় লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্য কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থা কর্তৃক অনুমোদিত নয় বিধায় এসব ভার্চুয়াল মুদ্রার ব্যবহার বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৪৭ সন্ত্রাস বিরোধী আইন ২০০৯ এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর দ্বারা সমর্থিত হয় না। ক্রিপ্টোকারেন্সি কি তাহলে ভবিষ্যতের মুদ্রা হতে চলেছে ......অনলাইনে নামবিহীনছদ্মনামিক প্রতিসঙ্গীর সাথে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের দ্বারা অনিচ্ছাকৃতভাবে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ সম্পর্কিত আইনের লঙ্ঘন হতে পারে। মূলত অনলাইন ভিত্তিক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভার্চুয়াল মুদ্রায় অর্থমূল্য পরিশোধ ও নিষ্পত্তি সংঘটিত হয় এবং এটি কোন কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ বা পেমেন্ট সিস্টেম নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক স্বীকৃত না হওয়ায় গ্রাহকগণ ভার্চুয়াল মুদ্রার সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকিসহ বিভিন্ন ঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারেন। এমতাবস্থায় সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি এড়ানোর লক্ষ্যে বিটকয়েনের ন্যায় ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেন বা এসব লেনদেনে সহায়তা প্রদান ও এর প্রচার হতে বিরত থাকার জন্য সর্বসাধারণকে অনুরোধ করা যাচ্ছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1078.csv b/Bangla_fin_news_articles/1078.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0fc48300a44f02cf5a9b82f3de71a35215278357 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1078.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1078,প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে ভ্যাট দিলো ফেসবুক,2021-07-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ সরকারের কোষাগারে মূল্য সংযোজন কর মূসক বা ভ্যাটের রিটার্ন দিয়ে প্রথমবারের মতোপ্রায় আড়াই কোটি টাকা জমা দিয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক। চলতি মাসেই ফেসবুকের পক্ষে প্রাইস ওয়াটার হাউস কুপারস বাংলাদেশ নামে একটি প্রতিষ্ঠান এই ভ্যাট রিটার্ন জমা দেয়।ঢাকা দক্ষিণ ভ্যাট কমিশনারেট সূত্রে জানা গেছে ঢাকা দক্ষিণ ভ্যাট কমিশনারেটে নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে ফেসবুক সিটিব্যাংক এনএর মাধ্যমে ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেয়। বাংলাদেশে ব্যবসা করে এমন নিবন্ধিত অনাবাসী প্রতিষ্ঠানের কাছে প্রথম ভ্যাট রিটার্ন পেল বলে জানিয়েছে ভ্যাট বিভাগ। গত ১৩ জুন ফেসবুক ঢাকা দক্ষিণ ভ্যাট কমিশনারেট থেকে অনাবাসী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যবসায় নিবন্ধন নম্বর বিআইএন নিয়েছে ফেসবুক যা ভ্যাট নিবন্ধন হিসেবে পরিচিত। আয়ারল্যান্ডের ঠিকানা ব্যবহার করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এ পর্যন্ত চারটি অনাবাসী প্রতিষ্ঠান ভ্যাটের নিবন্ধন নিয়েছে। ফেসবুক ছাড়া অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো হলো গুগল আমাজন ও মাইক্রোসফট। অনাবাসী প্রতিষ্ঠান বলতে বোঝায় বাংলাদেশে ব্যবসা করে কিন্তু কার্যালয় নেই। গত ২৩ মে গুগল ও ২৭ মে আমাজন ভ্যাট নিবন্ধন নিয়েছে। আর ১ জুলাই মাইক্রোসফট ভ্যাট নিবন্ধন নেয়।জানা গেছে অ্যামাজন ও গুগল ইতিমধ্যে ভ্যাট রিটার্ন দেওয়ার সময় বাড়ানোর আবেদন করেছে। কর্তৃপক্ষ তাদের আবেদনে সাড়া দিয়েছে। এই দুটি প্রতিষ্ঠানসহ মাইক্রোসফটও আগামী আগস্ট থেকে রিটার্ন দেবে বলে জানা গেছে। অনাবাসী প্রতিষ্ঠানগুলো যাদের এ দেশে স্থায়ী কার্যালয় নেই এ দেশে বিজ্ঞাপন প্রচারসহ নানা ধরনের সেবা দিয়ে থাকে। এসব সেবা নিয়ে গ্রাহকেরা ক্রেডিট কার্ড বা অন্য কোনো উপায়ে ব্যাংকের মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ করে থাকেন। তখন ব্যাংক কর্তৃপক্ষ স্বয়ংক্রিয়ভাবে ১৫ শতাংশ ভ্যাট কেটে রাখে। ভ্যাট কেটে না রাখলে বাংলাদেশ ব্যাংক বিদেশে ওই প্রতিষ্ঠানের অর্থ পাঠানোর অনুমতি দেয় না। ভ্যাট নিবন্ধন নেওয়ার ফলে প্রতিষ্ঠান কত টাকার সেবা বিক্রি করেছে সেই তথ্যসহ যাবতীয় আয়ব্যয়ের তথ্য জানিয়ে ভ্যাট রিটার্ন দিতে হবে।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1079.csv b/Bangla_fin_news_articles/1079.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..58674d1366a04bdc1fa2f1942370741096c36db4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1079.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1079,নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অপরিবর্তিত,2021-07-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের নতুন মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রার কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি। আগের অর্থবছরের সঙ্গে মিল রেখেই এ খাতে প্রবৃদ্ধি ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ ধরা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে মুদ্রানীতির ঘোষণাপত্র আপলোড করা হয়েছে। আগে সব সময় সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হতো। যেখানে সাংবাদিকরা বিভিন্ন বিষয়ে প্রশ্ন করার সুযোগ পেতেন। এবারই প্রথম ওয়েবসাইটে মুদ্রানীতি প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক। অথচ করোনা ভাইরাসের কারণে বিশ্ব অর্থনীতির মত বাংলাদেশের অর্থনীতিও স্থবির হয়ে পড়েছে। এ স্থবির অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়ার দরকার। এ বিষয়ে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করলে ভালো পরামর্শ পাওয়া যেত বলে সংশ্লিষ্টরা মত দিয়েছেন। কী করবেন কলকারখানার মালিকরা ....বাংলাদেশ ব্যাংক আগে প্রতি ৬ মাসের আগাম মুদ্রানীতি ঘোষণা করলেও গত অর্থবছর থেকে তা এক বছরের জন্য করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত অর্থবছর বেসরকারি খাতে ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ ঋণ বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা ধরলেও মে পর্যন্ত অর্জিত হয়েছে মাত্র ৭ দশমিক ৫৫ শতাংশ। এ হার যে শুধু করোনা ভাইরাসের প্রভাবে কমেছে তা নয়। গত দুই অর্থবছরই ঋণ প্রবৃদ্ধি কমতির দিকে। মুদ্রানীতি ঘোষণায় লিখিত বক্তব্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির বলেন করোনা মহামারির ক্ষতিকর প্রভাব কাটিয়ে দেশীয় অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের পাশাপাশি মানসম্মত নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়তা করতে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গেই সম্প্রসারণমূলক ও সংকুলানমুখী দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এই মুদ্রানীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। মুদ্রানীতির মূল কাজ হলো মূল্যস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে রেখে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1080.csv b/Bangla_fin_news_articles/1080.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..88d9169728786922fc177f07b329d6fc98719a06 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1080.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1080,সব ধরণের কারখানা খুলতে চান মালিকরা,2021-07-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যে উৎপাদনমুখী সব শিল্প প্রতিষ্ঠান দ্রুত খুলে দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন শিল্প উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের শীর্ষ নেতারা।বৃহস্পতিবার ২৯ জুলাই সচিবালয় মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সঙ্গে বৈঠকে এ দাবি জানিয়েছেন তারা। বৈঠকে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বিকেএমইএ বিটিএমএ ঢাকা চেম্বারসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। কী করবেন কলকারখানার মালিকরা ....বৈঠকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে বলেছেন ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে যে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে তা দ্রুত সময়ে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে পরবর্তী সিদ্ধান্ত আসবে।বৈঠক শেষে বিকেএমইএর সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেমবলেন কারখানা কবে খুলবে তার নির্দিষ্ট তারিখ আমাদেরকে বলা হয়নি তবে ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে দ্রুত কল কারখানা খুলে দেওয়ার জন্য আমরা প্রস্তাব করেছি। এটি আমাদের আগের প্রস্তাবে নতুন করে আবার বলা হয়েছে।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1081.csv b/Bangla_fin_news_articles/1081.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a29fddcd6fa35e2c06253c417d6c3bf32368ea49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1081.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1081,আবারও বাড়ল এলপিজির দাম,2021-07-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশে ভোক্তাপর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের এলপিজি দাম বাড়ানো হয়েছে। বেসরকারি খাতে ১২ কেজি সিলিন্ডারের এলপিজি মূসকসহ ৮৯১ টাকা থেকে ১০২ টাকা বাড়িয়ে ৯৯৩ টাকা করা হয়েছে।এটি সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য। যা আগামী ১ আগস্ট থেকে এ দাম কার্যকর হবে। বৃহস্পতিবার এক অনলাইন সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন দাম ঘোষণা করে জ্বালানি খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিইআরসি।বিশ্ববাজারে দাম বাড়ায় এলপিজির মূল্য সমন্বয় করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন বিইআরসি। আর উৎপাদন পর্যায়ে ব্যয় পরিবর্তন না হওয়ায় রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির এলপিজির দাম পরিবর্তন করা হয়নি। সরকারি সাড়ে ১২ কেজি এলপিজির দাম আগের ৫৯১ টাকাই থাকছে। গাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজির নতুন দাম প্রতি লিটার ৪৮ টাকা ৭১ পয়সা। আগে এটি ছিল ৪৪ টাকা। গত ১২ এপ্রিল দেশে প্রথমবারের মতো এলপিজির দাম নির্ধারণ করেছিল এ সংস্থা। এরপর থেকে প্রতি মাসে একবার দাম সমন্বয় করা হচ্ছে। ....গত ডিসেম্বরে বিইআরসিতে মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব করে এলপিজি সরবরাহকারী কোম্পানিগুলো। তাদের প্রস্তাব মূল্যায়ন করে বিইআরসি গঠিত কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি। এরপর গত ১৪ জানুয়ারি এলপিজির দাম নির্ধারণ নিয়ে গণশুনানি করে বিইআরসি।বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. আবদুল জলিল সংবাদ সম্মেলনে দাম ঘোষণা করেন । এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিইআরসির সদস্য মোহম্মদ আবু ফারুক মকবুল ই ইলাহি চৌধুরী মোহাম্মদ বজলুর রহমান মো. কামরুজ্জামান। শুরুতে কমিশনের সচিব রুবিনা ফেরদৌসী সবাইকে স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য দেন।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1082.csv b/Bangla_fin_news_articles/1082.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8b3a83e1e9ba29f97223ede1aeda1b9a378daaa4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1082.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1082,মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ,2021-07-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা হবে আজ বৃহস্পতিবার। আগের বছরের মতো এবারও বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে মুদ্রানীতির ঘোষণাপত্র আপলোড করা হবে বলে জানা গেছে। করোনার কারণে কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে না বাংলাদেশ ব্যাংক। এমনকি ভার্চুয়াল কোনো আয়োজনও থাকছে না। পাওনা টাকা আদায়ে যা করবেন ....জানা গেছে বেসরকারি বিনিয়োগ উত্সাহিতে নতুন অর্থবছরের জন্য সম্প্রসারণমুখী মুদ্রানীতি ঘোষণা করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। দেশের অর্থনীতিবিদরা মনে করেন করোনাকালীন অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে সম্প্রসারণমুখী মুদ্রানীতি দিতে হবে যাতে টাকার অভাবে কোনো অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আটকে না থাকে। যাতে ব্যক্তি বিনিয়োগ বাড়ে ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতি বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক মো. হাবিবুর রহমান গতকাল ইত্তেফাককে বলেন আগামীকাল আজ বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে নতুন মুদ্রানীতি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে। বাংলা ও ইংরেজি উভয় মাধ্যমে থাকায় কারো জন্যই মুদ্রানীতি বুঝতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। তারপরও কোনো বিষয়ে ব্যাখ্যার প্রয়োজন হলে আমরা সেজন্য প্রস্তুত আছি।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1083.csv b/Bangla_fin_news_articles/1083.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..684785141c070605dfcddd29abb6db83cb302a0b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1083.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1083,প্রণোদনা প্যাকেজ যারা ঋণ পেয়েছেন তাদের আর নয়,2021-07-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাস মহামারির ক্ষতি কাটাতে সরকার শিল্প ও সেবা খাতের জন্য যে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে সেই প্যাকেজের ঋণ এখন পর্যন্ত পায়নি তাদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দিতে বলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে এখন থেকে ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে শিল্প ও সেবা খাতের ক্ষতিগ্রস্ত যে সকল প্রতিষ্ঠান এ প্যাকেজের আওতায় অদ্যাবধি সুবিধা প্রাপ্ত হয়নি সে সকল প্রতিষ্ঠানকে অগ্রাধিকার প্রদান করতে হবে।বুধবার ২৮ জুলাই সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো এক প্রজ্ঞাপনে এ নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় গত বছরের ১২ এপ্রিল এবং ২৫ জুন করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে বাংলাদেশে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবিলায় আর্থিক প্রণোদনা শীর্ষক দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। প্রথম প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছিল শিল্প ও সার্ভিস সেক্টরের যে সকল প্রতিষ্ঠান করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শুধুমাত্র সে সকল প্রতিষ্ঠান এ প্যাকেজের আওতায় সুবিধা প্রাপ্ত হচ্ছে। আলোচ্য প্যাকেজের আওতায় সীমাতিরিক্ত চাহিদার বিপরীতে ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে অপেক্ষাকৃত বেশি ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। ক্ষতিগ্রস্ত অধিক সংখ্যক প্রতিষ্ঠান যাতে এ প্যাকেজের আওতায় ঋণ সুবিধা ভোগ করতে পারে সে বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে হবে। ....দ্বিতীয় অর্থাৎ ২৫ জুনের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছিল এই প্যাকেজের ঋণ প্রাপ্যতার সমপরিমাণ অর্থ কোন গ্রাহকের অনুকূলে এক বছরে প্রদান করা সম্ভব না হলে অবশিষ্ট প্রাপ্য অর্থ প্যাকেজের অবশিষ্ট মেয়াদের মধ্যে প্রদান করতে হবে।বুধবারের নতুন প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে আলোচ্য প্যাকেজের আওতায় ২০২১২০২২ অর্থবছরের জন্য প্রদত্ত ঋণবিনিয়োগ সুবিধা স্বল্প সংখ্যক গ্রাহকদের মধ্যে কেন্দ্রীভূত না করে ক্ষতিগ্রস্ত অধিক সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে উক্ত সুবিধা প্রদান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এ মর্মে নির্দেশনা প্রদান করা যাচ্ছে যে ঋণবিনিয়োগ সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রে শিল্প ও সার্ভিস সেক্টরের ক্ষতিগ্রস্ত যে সকল প্রতিষ্ঠান এ প্যাকেজের আওতায় অদ্যাবধি সুবিধা প্রাপ্ত হয়নি সে সকল প্রতিষ্ঠানকে অগ্রাধিকার প্রদান করতে হবে। এ বিষয়ে আগে জারি করা প্রজ্ঞাপনগুলোর অন্য নির্দেশনা বলবৎ থাকবে বলে নতুন প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে। ....গত বছরের ৫ এপ্রিল করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে দেশে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাঁচটি প্যাকেজের আওতায় মোট ৭২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেন যা ছিল জিডিপির ২ দশমিক ৫২ শতাংশ। ওই প্যাকেজের আওতায় শিল্প ও সেবা খাতের ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে স্বল্প সুদে ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল দিতে ৩০ হাজার কোটি টাকার একটি ঋণ তহবিল ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে ১২ এপ্রিল ওই প্রণোদনা প্যাকেজের নীতিমালা ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। নীতিমালায় বলা হয় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো তাদের নিজস্ব তহবিল থেকে সংশ্লিষ্ট শিল্প ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল হিসেবে ঋণ দেবে।এই ঋণে সুদের হার হবে ৯ শতাংশ। এর মধ্যে অর্ধেক অর্থাৎ ৪ দশমিক ৫ শতাংশ পরিশোধ করবে ঋণ গ্রহীতা শিল্পব্যবসা প্রতিষ্ঠান। বাকি ৪ দশমিক ৫ শতাংশ সরকার ভর্তুকি হিসেবে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে দেবে। ব্যাপক চাহিদার কারণে পরে এই প্যাকেজের আকার ৩০ হাজার কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪২ হাজার কোটি টাকা করা হয়।বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী গত ৩০ জুন পর্যন্ত এই প্যাকেজের আওতায় মোট ৩০ হাজার কোটি টাকার মতো ঋণ বিতরণ করা হয়েছে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1084.csv b/Bangla_fin_news_articles/1084.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..91baf81b9716e1b413583d2ea085863352cbe694 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1084.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1084,বিধিনিষেধ চলাকালীন ব্যাংকের নতুন সময়সূচি,2021-07-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আগামী রবি ও বুধবার দেশের সব ব্যাংক বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া আগামী সপ্তাহের ২ ৩ ও ৫ আগস্ট এ তিনদিন ব্যাংকের লেনদেনের সময় বাড়ানো হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বুধবার ২৮ জুলাই নতুন এক প্রজ্ঞাপনে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিবেচনায় আগামী রবি ও বুধবার দেশের সব ব্যাংক বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া সোম মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার ব্যাংকে লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত। আজ ব্যাংক খোলা লেনদেন দেড়টা পর্যন্ত ....বর্তমানে সরকারের কঠোরতর বিধিনিষেধে ব্যাংকগুলোতে লেনদেন চলছে সকাল ১০টা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত। ২৩ জুলাই থেকে শুরু হওয়া কঠোরতম বিধিনিষেধের মধ্যে ঈদের ছুটি শেষে সচল আছে দেশের ব্যাংকগুলো। একই সঙ্গে শেয়ারবাজারেও লেনদেন চলছে। তবে রাজধানীর ব্যাংক শাখাগুলোয় তেমন ভিড় দেখা যাচ্ছে না। শাখাগুলোয় অল্প কিছু গ্রাহক এসে প্রয়োজনীয় ব্যাংকিং লেনদেন করছেন। এ কারণে আগামী সপ্তাহে দুদিন ব্যাংক বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংক খোলা থাকছে যখন ....বাংলাদেশ ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের মহাব্যবস্থাপক আনোয়ারুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সাপ্তাহিক ছুটির বাইরে দুদিন ব্যাংক বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1085.csv b/Bangla_fin_news_articles/1085.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dbaaf1d88f8a8058e482e5e2ee59a4a956522ca9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1085.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1085,মোবাইল ফোন থেকেও আয়কর রিটার্ন দেওয়া যাবে,2021-07-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করদাতাদের জন্য অনলাইনে নতুন আয়কর রিটার্ন ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে নতুন ব্যবস্থা উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। করদাতারা এনবিআরের ওয়েবসাইট কিংবা মোবাইল ফোন সেট ব্যবহার করে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।ইতিমধ্যে এনবিআরের আয়কর শাখা পরীক্ষামূলকভাবে করদাতাদের গ্রহণযোগ্যতা এবং ইন্টারনেটবিষয়ক একটি পরীক্ষা চালিয়ে এর সফলতা পেয়েছে। এনবিআর কর্মকর্তারা নতুন এ সিস্টেমটি তৈরি করেছেন যা অনেকটা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে চলবে। ....এনবিআর সূত্রে জানা যায় নতুন সিস্টেমের মাধ্যমে করদাতারা যে কোনো সময় আয়কর সার্টিফিকেট রিটার্ন দাখিলের প্রাপ্তি স্বীকার ও টিআইএন সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে পারবেন। এজন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনে নিবন্ধিত তাদের মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে গিয়ে করদাতাদের নিবন্ধিত করতে হবে।অনলাইন সিস্টেমটি বিটিআরসির বায়োমেট্রিক ডাটাবেস ব্যবহার করে করদাতাদের সত্যতা যাচাই করে দেবে এবং ব্যবহারকারীর নাম ও পাসওয়ার্ড সরবরাহ করবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1086.csv b/Bangla_fin_news_articles/1086.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c3445e52c1c1190dd9558e15aab3dd811ae88f22 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1086.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1086,১৮ মাস ঋণের কিস্তি না দিলেও খেলাপি নয়,2021-07-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে নেওয়া আবাসন ঋণ ১৮ মাস পরিশোধ না করলেও গ্রাহককে খেলাপি বলা যাবে না। অনাদায়ী কিস্তির মেয়াদ দেড় বছরের বা ১৮ মাসের বেশি হলে খেলাপির প্রাথমিক স্তর অর্থাৎনিম্নমান ধরা হবে। এটি ৩৬ মাস বা তিন বছর পার হলে মন্দ মানের খেলাপি ঋণ হিসেবে বিবেচিত হবে।বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ ও লিজ শ্রেণিকরণ এবং সংস্থান সংরক্ষণের বিষয়ে মাস্টার সার্কুলার জারি করেছে। যা ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে। বাংলাদেশে কার্যরত সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো ঐ সার্কুলারে বলা হয় আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ খেলাপি এবং প্রভিশন সংক্রান্ত বিভিন্ন দিক অধিকতর সময়োপযোগী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক করার জন্য এ সার্কুলার জারি করা হয়েছে। স্বল্পমেয়াদি ঋণ লিজ ফাইন্যান্স মেয়াদি ঋণ ও গৃহায়ন ঋণের ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে খেলাপির প্রতিবেদন তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মার্চ জুন সেপ্টেম্বর ও ডিসেম্বর ভিত্তিক এসব তথ্য পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত শাখায় জমা দিতে বলা হয়েছে।নির্দেশনা অনুযায়ী ১২ মাসের মধ্যে সম্পূর্ণ পরিশোধযোগ্য ঋণকে স্বল্পমেয়াদি মেশিনারি যন্ত্রপাতি মোটর গাড়ি ও অন্যান্য সম্পদ কেনার উদ্দেশ্যে নির্ধারিত মেয়াদ ভিত্তিক ঋণকে লিজ ফাইন্যান্স নির্দিষ্ট শিডিউল ও মেয়াদে পরিশোধযোগ্য সকল ধরনের ঋণকে মেয়াদি ঋণ এবং আবাসন ব্যবসার উদ্দেশ্যে গৃহ প্লট ও অ্যাপার্টমেন্ট কেনার জন্য ঋণকে গৃহায়ন ঋণ নামে অভিহিত করা হয়েছে। ....স্বল্পমেয়াদি ঋণের ক্ষেত্রে তিন মাসের অধিক এবং ছয় মাসের কম সময় অপরিশোধিত ঋণকে নিম্নমান ছয় মাসের অধিক কিন্তু ৯ মাসের কম অপরিশোধিত ঋণকে সন্দেহজনক এবং ৯ মাসের অধিক সময় ধরে অপরিশোধিত স্বল্পমেয়াদি ঋণকে মন্দ বা ক্ষতি মানের খেলাপি হিসেবে বিবেচিত করা হবে।লিজ ফাইন্যান্সের ক্ষেত্রে ছয় মাসের অধিক কিন্তু ১২ মাসের কম অপরিশোধিত ঋণকে নিম্নমান ১২ মাসের অধিক কিন্তু ১৮ মাসের কম অপরিশোধিত ঋণকে সন্দেহজনক এবং ১৮ মাসের অধিক সময় ধরে অপরিশোধিত ঋণকে মন্দ মানের ঋণ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। পাঁচ বছরের বেশি মেয়াদের গৃহায়ন ঋণের ক্ষেত্রে ১৮ মাসের অধিক কিন্তু ২৪ মাসের কম অপরিশোধিত ঋণকে নিম্নমান ২৪ মাসের অধিক কিন্তু ৩৬ মাসের কম অপরিশোধিত ঋণকে সন্দেহজনক এবং ৩৬ মাস বা তিন বছরের অধিক অপরিশোধিত ঋণকে মন্দ মানের ঋণ হিসেবে বিবেচনার নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।শ্রেণিকৃত ঋণ ও লিজের বিপরীতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নির্ধারিত হারে সংস্থান সংরক্ষণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নিম্নমানের ঋণের জন্য ২০ শতাংশ সন্দেহজনক হলে ৫০ শতাংশ এবং মন্দ ও ক্ষতিজনিত ঋণ ও লিজের বিপরীতে ১০০ শতাংশ অর্থ সংরক্ষণ করতে হবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1087.csv b/Bangla_fin_news_articles/1087.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cf5435097c9979ba8a40bd62273ef4c4d4ec19dc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1087.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1087,ইভ্যালিতে ১ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে যমুনা গ্রুপ,2021-07-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বহুল আলোচিত ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি। এখান থেকে পণ্য কেনার জন্য টাকা দিয়ে রেখেছেন অনেক গ্রাহক। টাকা ফেরত পাওয়া যাবে নাকি খোয়া যাবে এমন দোলাচলে দিনাতিপাত করছিলেন তারা। সম্পত্তির তুলনায় দায় বেড়েছে কয়েক গুণ।সম্প্রতি ইকমার্স ব্যবসার গাইড লাইন দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এমন পরিস্থিতির মধ্যে ইভ্যালিতে বিনিয়োগের ঘোষণা দিল দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগ্রুপ যমুনা গ্রুপ। এতে আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি টিকে গেল। গতকাল ইভ্যালির পক্ষে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় প্রাথমিকভাবে ২০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে যমুনা। পর্যায়ক্রমে মোট ১ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের কথা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। তবে ইকমার্স প্রতিষ্ঠানটির মূল বাজার দর ভ্যালুয়শন প্রকাশ করেনি কোনো পক্ষ। ইভ্যালির এমডি ও চেয়ারম্যানের ব্যাংক হিসাব স্থগিত ....বিনিয়োগ বিষয়ে ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল বলেন একটি দেশীয় উদ্যোগ হিসেবে আমাদের পাশে আরেকটি দেশীয় প্রতিষ্ঠানকে পেয়ে আমরা সত্যিই আনন্দিত। যমুনার এই বিনিয়োগ ধারাবাহিক বিনিয়োগের অংশ এবং পরবর্তী ধাপেও তাদের বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। এই বিনিয়োগ ইভ্যালির ভবিষ্যত্ উন্নয়ন এবং ব্যবসা পরিধি বৃদ্ধিতে ব্যয় করা হবে। গ্রাহকদের অর্ডার ডেলিভারি নিয়ে মোহাম্মদ রাসেল বলেন পুরোনো অর্ডার যেগুলো রয়েছে সেগুলো ডেলিভারির ব্যাপারে আমরা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছি প্রয়োজনে আমরা আরো বিনিয়োগের ব্যবস্থা করব।বিনিয়োগ প্রসঙ্গে যমুনা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামীম ইসলাম বলেন আমরা দেখেছি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের উন্নয়নে স্থানীয় ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। যেমনযুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেত্রে আমাজন চীনের ক্ষেত্রে আলিবাবা। তেমনি বাংলাদেশে ইতিমধ্যে নিজের একটি অবস্থান তৈরি করেছে দেশীয় ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1088.csv b/Bangla_fin_news_articles/1088.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bc7aad7e675f3b384083c787f3d6a54da79c8324 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1088.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1088,বাংলাদেশে বিনিয়োগ এখন পুরোপুরি নিরাপদ ওয়ালটন হাইটেক এমডি,2021-07-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আস্থা অভিভাবকত্ব এবং নির্ভরযোগ্যতা একটা দেশের শিল্পোন্নয়নে এই তিন অনুষঙ্গের সবটুকুই আছে বাংলাদেশে। তাই বাংলাদেশে বিনিয়োগ এখন পুরোপুরি নিরাপদ। আমেরিকার নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ সংক্রান্ত রোড শোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এই মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের টেক জায়ান্ট ওয়ালটন হাইটেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম মুর্শেদ।সপ্তাহব্যাপী এই রোড শোর প্রথম দিন সোমবার ২৬ জুলাই আমেরিকার স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় শুরু হয়েছে নিউ ইয়র্ক সিটির কেন্দ্রস্থল ম্যানহাটনের হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল বার্কলের বলরুমে।প্রবাসীদের নিয়ে প্রথম পর্বের রোড শোর প্যানেল ডিসকাশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে প্যানেলিস্ট হিসেবে গোলাম মুর্শেদ বলেন ওয়ালটন ২০০৮ সাল থেকে ব্যবসা করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ইলেক্ট্রনিক্স ম্যানুফ্যাকচারিং ইন্ডাস্ট্রি ছিল আমদানি নির্ভর। তবে ২০২১ সালে ওয়ালটন সরকারের সহযোগিতায় এখন পুরোপুরি ম্যানুফ্যাকচারিং বেইজড কোম্পানিতে পরিণত হয়েছে। এতেই প্রমাণিত হয় যে বাংলাদেশ এখন সম্ভাবনাময়। এখন বাংলাদেশে বিনিয়োগ করা পুরোপুরি নিরাপদ।বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বিনিয়োগের সুযোগসুবিধা এবং উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের বিস্তারিত দিক তুলে ধরতে আমেরিকার চারটি শহরে সপ্তাহব্যাপী রোড শোর আয়োজন করা হয়েছে। এই আয়োজনের অন্যতম সহযোগি ওয়ালটন। বিশ্ব বাজারে নিজেদের জায়গা করার লক্ষ্যে ওয়ালটন এই রোড শোকে গুরুত্ব দিচ্ছে। এই রোড শোকে কেন্দ্র করে ওয়ালটনের দশ সদস্যের প্রতিনিধি দল এখন নিউ ইয়র্কে রয়েছে।নিউ ইয়র্কের রোড শোতে দি রাইজ অব বাংলাদেশ টাইগার পটেনশিয়ালস ইন ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ইন বাংলাদেশ শীর্ষক কিনোট উপস্থাপন করেন শান্তা অ্যাসেটের ভাইস চেয়ারম্যান আরিফ খান। প্রথম দিনের অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবায়াতউলইসলাম প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি খাত বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার ড. মিজানুর রহমান বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল নজরুল ইসলাম বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম প্রমূখ।উদ্বোধনী দিনে দ্বিতীয় সেশনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা অংশ নেন। অনুষ্ঠানের অন্যতম স্পন্সর বাংলাদেশী ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন। ২৮ জুলাই দ্বিতীয় রোড শো হবে ওয়াশিংটন ডিসিতে। তৃতীয়টি হবে ৩০ জুলাই লস এঞ্জেলেসে। চতুর্থ রোড শো হবে সিলিকন ভ্যালি সান ফ্রান্সিসকোতে ২ আগস্ট। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1089.csv b/Bangla_fin_news_articles/1089.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..709d85bbca15761db156199e19e7ad1d9e546579 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1089.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1089,ইভ্যালিতে ১ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে যমুনা গ্রুপ,2021-07-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের শীর্ষ ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালিতে এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে যমুনা গ্রুপ। প্রাথমিকভাবে ২০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে দেশের শিল্প খাতের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় এ গ্রুপটি। ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন পর্যায়ে এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের কথা রয়েছে যমুনার। মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ইভ্যালির পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।এমন বিনিয়োগকে স্বাগত জানিয়ে ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল বলেন একটি দেশীয় উদ্যোগ হিসাবে আমাদের পাশে আরেকটি দেশীয় প্রতিষ্ঠানকে পেয়ে আমরা সত্যিই আনন্দিত। যমুনার এ বিনিয়োগ ধারাবাহিক বিনিয়োগের অংশ এবং পরবর্তী ধাপেও তাদের বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। এ বিনিয়োগ ইভ্যালির ভবিষ্যৎ উন্নয়ন এবং ব্যবসার পরিধি বৃদ্ধিতে ব্যয় করা হবে।গ্রাহকদের পুরোনো অর্ডার ডেলিভারি নিয়ে মোহাম্মদ রাসেল বলেন পুরোনো অর্ডার যেগুলো পেন্ডিং সেগুলো ডেলিভারির ব্যাপারে আমরা সর্বোচ্চ প্রায়োরিটি অগ্রাধিকার দিচ্ছি প্রয়োজনে আমরা আরও বিনিয়োগের ব্যবস্থা করব।বিনিয়োগ নিয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ যমুনা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামীম ইসলাম বলেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের উন্নয়নে আমরা দেখছি যে স্থানীয় ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। যেমন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেত্রে আমাজন চীনের ক্ষেত্রে আলিবাবা। তেমনি বাংলাদেশে ইতোমধ্যে নিজের একটি অবস্থান তৈরি করেছে দেশীয় ইকমার্স ইভ্যালি। শুধু দেশের সাধারণ মানুষের স্বপ্নপূরণে কাজ করে যাচ্ছে। যমুনা গ্রুপ দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে দেশ ও দেশের জনগণের কল্যাণে কাজ করছে। এখন থেকে ইভ্যালি এবং যমুনা গ্রুপ সেই স্বপ্নপূরণে একে অপরের অংশীদার হলো।ইভ্যালি ও যমুনা গ্রুপের এ অংশীদারিত্বকে স্বাগত জানিয়ে যমুনা গ্রুপের গ্রুপ পরিচালক মনিকা ইসলাম বলেন দেশের বাজারে মানসম্পন্ন পণ্য ও সেবা নিয়ে যমুনা গ্রুপ ব্যবসা করে আসছে। বাংলাদেশে সব থেকে বড় অফলাইন মার্কেটপ্লেস যমুনা ফিউচার পার্ক। আর এখন সবচেয়ে বড় অনলাইন মার্কেটপ্লেস গড়ে তোলার জন্য ইভ্যালির সঙ্গে থাকবে যমুনা। ডিজিটাল বাংলাদেশ এবং দেশের ইকমার্স খাতকে একটা মজবুত অবস্থানে এগিয়ে নিয়ে যেতে ইভ্যালির সৎ ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যের প্রতি বিশ্বাস রেখে তাদের দুঃসময়ে আমরা পাশে এসে দাঁড়িয়েছি।যমুনা গ্রুপের পরিচালক এসএম আব্দুল ওয়াদুদ বলেন বৈশ্বিক মহামারি করোনার সময়ে আমরা দেশীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখতে চাই। এই বিনিয়োগ নিয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য আমরা ধাপে ধাপে প্রকাশ করব।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1090.csv b/Bangla_fin_news_articles/1090.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..99ceaca07335baa742a4452864eb344e1d9dc978 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1090.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1090,আইএফসির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ সিটি ব্যাংক,2021-07-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কনফার্মিং ব্যাংক হিসেবে গ্লোবাল ট্রেড ফাইন্যান্স প্রোগ্রামে জিটিএফপি অংশ নিতে আইএফসির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে সিটি ব্যাংক। দেশের প্রথম ব্যাংক হিসেবে আইএফসির জিটিএফপি কনফার্মিং ব্যাংক হিসেবে তালিকাবদ্ধ হলো ব্যাংকটি।সিটি ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মারুফ এবং আইএফসির এশিয়া ও প্যাসিফিক ফিন্যানসিয়াল ইন্সটিটিউট গ্রুপের আঞ্চলিক শিল্প পরিচালক রোজি খান্না নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এ মাইলফলক চুক্তি স্বাক্ষর করেন।২০০৫ সালে উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য উন্নয়নের লক্ষ্যে জিটিএফপি চালু করেছিল আইএফসি। এই প্রোগ্রামের আওতায় জিটিএফপিতে অংশগ্রহণকারী কনফার্মিং ব্যাংকগুলোকে আইএফসি সম্পূর্ণ বা আংশিক গ্যারান্টি প্রদান করে কার্যকরভাবে তাদের প্রদত্ত অর্থ প্রদানের ঝুঁকিও গ্রহণ করে। ২০১২ সালে সিটি ব্যাংক ইস্যুয়িং ব্যাংক হিসেবে জিটিএফপি প্রোগ্রামে যোগদান করে। জিটিএফপি প্রোগ্রামের আওতায় কনফার্মিং ব্যাংক হিসেবে সিটি ব্যাংক অন্যান্য ব্যাংকের ইস্যুকৃত এলসি এড কনফার্মেশন করতে আইএফসি থেকে ঝুঁকি কাভারেজ পাবে।ব্যক্তিগত খাতের পণ্য ও পরিষেবার আমদানিরফতানির অর্থায়নে সিটি ব্যাংকের এটি একটি বড় উদ্যোগ। এই চুক্তির মাধ্যমে সিটি ব্যাংকের বাণিজ্যিক লেনদেনের সক্ষমতা ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পাবে যা বর্তমান কোভিড১৯ মহামারির সময়ে বাণিজ্য প্রবাহের চলমান সংকটের প্রভাব নিরসনে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে। সিটি ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মারুফ বলেন আইএফসির সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিটি সিটি ব্যাংকের শক্তি এবং সামর্থ্যরে প্রমাণ স্বরূপ। এই চুক্তি দেশের ব্যবসাবাণিজ্যের ক্ষেত্রে ব্যাংকের সক্ষমতা আরও জোরদার করবে।তিনি আরও বলেন এই চুক্তির মাধ্যমে প্রথম বাংলাদেশী বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে সিটি ব্যাংক আন্তর্জাতিক ট্রেড ফাইন্যান্সের ক্ষেত্রে এলসি কনফার্মিং ব্যাংকে পরিণত হবে যা বাংলাদেশী ব্যাংকগুলোর জন্য অত্যন্ত গর্বের বিষয়। আইএফসিরএশিয়া ও প্যাসিফিক ফিন্যানসিয়াল ইন্সটিটিউট গ্রুপের আঞ্চলিক শিল্প পরিচালক রোজি খান্না বলেন জিটিএফপি ব্যাংক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সিটি ব্যাংক সহজেই বহু বৃহৎ আন্তর্জাতিক ব্যাংকের সাথে কাজের অংশীদারিত্ব স্থাপন করতে পারবে এবং নগদ জামানতের প্রয়োজনীয়তা হ্রাস করার সাথে সাথে ব্যবসায় অর্থের যোগান আরও বিস্তৃত করতে সহায়তা করবে।তিনি আরও বলেনকোভিড১৯এর প্রভাবে যেসব বাংলাদেশী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নগদ প্রবাহ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তারাও বাজারে ধারাবাহিক বাণিজ্যিক ঋণ প্রবাহ থেকে লাভবান হতে পারবেন। এটি বাণিজ্য বৃদ্ধি কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দারিদ্র্য হ্রাসে বিশেষভাবে সহায়তা করবে।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1091.csv b/Bangla_fin_news_articles/1091.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b3047378ba68a7cca978e38ae867b195968ecbfc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1091.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1091,দাম না পেয়ে ক্ষতির মুখে নাটোরের চামড়া ব্যবসায়ীরা,2021-07-27,নাটোর প্রতিনিধি,সরকারের নির্ধারিত দামে চামড়া কিনতে না আড়ত ব্যবসায়ীরা। এতে ক্ষতির মুখে পড়েছেন নাটোরের মৌসুমি চামড়া ব্যবসায়ীরা।মৌসুমি ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেন সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া কিনছেন না ব্যবসায়ীরা। ছাগলের চামড়া ১২ টাকা ও গরুর চামড়া ৩৩ থেকে ৩৭ টাকা ফুট সরকারি নির্ধারিত দাম হলেও তা কেউ মানছেন না। ব্যবসায়ীরা বলছেন ভালো দাম না পেলে ভারতে চোরাই পথে চামড়া পাচারের আশঙ্কা থাকে। কারণ ভারতের বাজারে বাংলাদেশি চামড়া ব্যাপক চাহিদা আছে।নাটোর চামড়া ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি শরিফুল ইসলাম শরীফ বলেন সরকারের নির্ধারিত দামেই চামড়া কিনছি। কিন্তু ট্যানারি মালিকরা বকেয়া পরিশোধ না করায় আমরা ঠিকমতো চামড়া কিনতে পারছি না। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ বলেন চামড়া ব্যবসায়ীরা মূলধন সংকট ও ট্যানারি মালিকদের কাছে বকেয়ার দোহায় দিচ্ছেন। তবে এসব অজুহাতে যদি চামড়া নষ্ট হয় তবে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।ইত্তেফাককেএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1092.csv b/Bangla_fin_news_articles/1092.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5352302f2c7f7b722bb8924b801db2f92a3b8262 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1092.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1092,কী করবেন কলকারখানার মালিকরা,2021-07-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,লকডাউনের কারণে এবারে কলকারখানা বন্ধ রয়েছে। কঠোর লকডাউনে রাস্তার মোড়ে দোকানও খুলছে না। বিভিন্ন স্থানে সংবাদপত্রের হকারও বসতে পারছে না। কলকারখানা বন্ধ থাকায় উত্পাদন ব্যাহত হচ্ছে। রপ্তানিতে ব্যাঘাত ঘটছে। পণ্য উত্পাদন থেকে শুরু করে পরিবহন ক্রেতাভোক্তা পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অনেকেই কর্মহীন হয়ে পড়ছে। অন্য দিকে উত্পাদন বন্ধ থাকলেও শ্রমিকের বেতনভাতা পরিশোধ করতে হচ্ছে যা নিয়ে উদ্বিগ্ন কলকারখানার মালিকরা। ব্যবসা না হলে তারা শ্রমিককর্মচারীদের বেতনভাতা প্রদান করবে কীভাবে সাম্প্রতিক সময়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুবাদে চাহিদাও বেড়েছে। ফলে বেতনভাতাদি দিতে বিলম্ব করলে শ্রমিক প্রাপ্তিও অনিশ্চিত হয়ে যায়।করোনার কারণে সরকারঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের সদ্ব্যবহার নিয়ে খোদ বাংলাদেশ ব্যাংকও সন্দেহ পোষণ করেছে যা প্রমাণ করে যে প্রণোদনার ঋণ সঠিকভাবে বিতরণ হয়নি। একইভাবে করোনার কারণে ব্যাংক ঋণের কিস্তি শোধের সময়সীমা শিথিল করা হলেও জরিমানা ঠিকই বহাল রয়েছে। এই কঠোর লকডাউনে সব বন্ধ হলেও ব্যাংকের সুদ গুণতে হচ্ছে। সুদের উপর সুদদন্ডসুদ আরোপ হচ্ছে। সময়মতো মালামাল খালাস না করলে বন্দর কর্তৃপক্ষের জরিমানার হুমকি রয়েছে। গ্যাসবিদ্যুত্ বিলেও একই সমস্যা। বিদ্যুত্ কর্তৃপক্ষ সময়মতো বিল না দিলে জরিমানা তো করছেই বরং লাইন কেটে দিচ্ছে বা দেয়ার হুমকি দিচ্ছে। জরিমানা শুধু এখানেই শেষ নয় রপ্তানিমুখী শিল্পে কর্মরত শ্রমিক কর্মকর্তা এমনকি মালিক কারোই চলাচলের অনুমতি নেই। কিন্তু জরুরি দাপ্তরিক কাজে বের হলেই সবার জরিমানা করা হচ্ছে। ফলে কিংকর্তব্যবিমূঢ় মালিকপক্ষ এই শৃঙ্খল থেকে বের হওয়ার উপায় খুঁজছে। উদ্যোক্তাদের মতে পরিকল্পনামাফিক সমন্বয় না থাকায় পরিস্থিতি আরো জটিল হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ গত ২৪ জুলাই সংশ্লিষ্টদের চিঠি দিয়ে দ্রুত পণ্য খালাসের অনুরোধ জানিয়েছে। আমদানি রপ্তানি কাজে জড়িত পণ্য পরিবহনের কাভার্ড ভ্যান লকডাউনের আওতামুক্ত থাকলেও এগুলো ব্যবস্থাপনা সঠিক করা যাচ্ছে না। কারণ সংশ্লিষ্টরা ঘর থেকে বের হতে পারছে না। বন্দর কর্তৃপক্ষের চাপ রয়েছে দ্রুত পণ্য খালাসের। নইলে কনটেইনার জট ও জাহাজজটের শঙ্কা রয়েছে। বন্দর কার্যক্রম নির্বিঘ্ন রাখার স্বার্থেই দ্রুত মাল খালাস করা জরুরি কিন্তু সার্বিক পরিস্থিতি তার অনুকূলে নয় বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো। পোশাক কারখানা খোলার ব্যাপারে যা জানালেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ....এদিকে উৎপাদনকার্যক্রম চালু না থাকলেও কারখানার নিরাপত্তা ও সংরক্ষণের স্বার্থে নিয়োজিত স্বল্পসংখ্যক জনবল ও উদ্যোক্তাদের কারখানায় উপস্থিতিও মানা হচ্ছে না। এক্ষেত্রে হয়রানি না করলে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসককে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিকেএমইএ।সংশ্লিষ্টদের মতে চলমান পরিস্থিতিতে শ্রমিককর্মচারীদের বেতনভাতা চালু রাখাত কষ্টকর। বরং ব্যবসাই বন্ধ করে দিতে হয় কি না সে চিন্তায় উদ্যোক্তারা। যদি সে রকম পরিস্থিতি হয় তাতে সরকারের রাজস্ব আয়েও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। ব্যবসায়ীরা আয় না করলে সরকারকে ভ্যাট ট্যাক্স দেবে কীভাবে কঠোর বিধিনিষেধে আজ থেকে গার্মেন্টসও বন্ধ ....তাদের মতে পৃথিবীর অন্যান্য দেশে লকডাউনে কিংবা করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের সরকারিভাবে নগদ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। ধনীগরিব নির্বিশেষে সবাই এই সুবিধা পেয়েছেন। কিন্তু বাংলাদেশে সে রকমটি সম্ভব হয়নি। বরং উদ্যোক্তা পর্যায়ে স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়া হলেও তা সবাই পায়নি। বাড়তি ঋণের বোঝা চাপবে মনে করে কেউ কেউ সেই সুবিধাও নেননি। কারণ ব্যবসা না করলে বাড়তি ঋণ নিয়ে উলটো সুদ গুণতে হবে। দায় বেড়ে যাবে। তা একজন সচেতন উদ্যোক্তার জন্য সহায়ক নয় বলেও মনে করছেন কেউ কেউ। তাদের মতে এ অবস্থা চলতে থাকলে কলকারখানা বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া গত্যন্তর নাও থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে বেকারত্ব বৃদ্ধির শঙ্কা তো থাকছেই।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1093.csv b/Bangla_fin_news_articles/1093.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..51f3a74b6dd70f2db38dd758714d51c88c7c06cd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1093.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1093,রাতে ছয় ঘণ্টা বন্ধ থাকবে সিএনজি স্টেশন,2021-07-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে সিএনজি ফিলিং স্টেশনগুলো ফের বন্ধ রাখতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা স্টেশনগুলো বন্ধ থাকবে। প্রতিদিন বিদ্যুতের পিক আওয়ারে চাহিদা বেশি থাকার সময় ছয় ঘণ্টার জন্য এগুলো বন্ধ থাকবে। বিদ্যুৎকেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। শিগগিরই সিএনজি স্টেশন মালিকদের বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হবে। গ্যাস সংকটের কারণে দেশে বিভিন্ন সময়ে সিএনজি স্টেশন রেশনিং দিনের কিছু সময় খোলা কিছু সময় বন্ধ করে পরিচালিত হয়। সর্বশেষ ২০১৯ সালের ঈদুল আজহার সময় রেশনিং উঠিয়ে নেওয়া হয়েছিল। প্রায় দুই বছর পর ফের তা চালু করা হচ্ছে। ঈদ ঘিরে ১৩ দিন সিএনজি স্টেশন ২৪ ঘণ্টা খোলা ....জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন বিদ্যুতের পিক আওয়ারে সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহ পরিস্থিতি উন্নত করতেই এ পরিকল্পনা। পাশাপাশি অবৈধ গ্যাস বিচ্ছিন্ন করার কার্যক্রমও চলবে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1094.csv b/Bangla_fin_news_articles/1094.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..83b97050e8d64ab665d251592f4e1fa47546db9a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1094.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1094,অফডকে পাঠানো হচ্ছে সব আমদানিপণ্যবাহী কনটেইনার,2021-07-26,চট্টগ্রাম অফিস,চট্টগ্রাম বন্দরে সৃষ্ট কনটেইনার জট নিরসনে সকল আমদানি পণ্যবাহী কনটেইনার বেসরকারি কনটেইনার ডিপোতে রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সাধারণত আমদানি পণ্যের মধ্যে ৩৮ ধরণের পণ্যবাহী কন্টেইনার বেসরকারি কন্টেইনার ডিপোতে অফডক নিয়ে রাখা হয়। জাহাজ থেকে ওই সকল পণ্যবাহী কনটেইনার অফডকে নেয়ার পর আমদানিকারকগণ অফডক থেকে পণ্যের খালাস নেয়। খালাস বন্ধ চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের স্তুপ ....কিন্তু ঈদুল আজহা এবং কঠোর লকডাউনের প্রেক্ষিতে বন্দর থেকে কন্টেইনার খালাস ন্যূনতম পর্যায়ে পৌঁছায় বন্দরের জেটিসমূহে কনটেইনারের স্তূপ পড়ে গেছে। স্বাভাবিক সময়ে যেখানে প্রতিদিন ৫ হাজার কনটেইনার খালাস হয়ে থাকে তার স্থলে বর্তমানে ৫০০ কনটেইনার প্রতিদিন খালাস হচ্ছে। চট্টগ্রাম বন্দরের ১৩৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ ....বিশেষ করে গার্মেন্টসসহ শিল্প কারখানাসহ অন্যান্য সকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিল্পের কাঁচামালসহ অন্য সকল পণ্য আমদানি হলেও আমদানিকারকগণ তা খালাস নিচ্ছে না। এতে করে পূর্বের এলসি অনুযায়ী পণ্য আমদানি হলেও প্রতিদিন তা জমে ধারণ ক্ষমতা ছাড়িয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। বন্দরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা সূত্রে জানা যায় বন্দরের বিভিন্ন জেটিতে কনটেইনার সর্বোচ্চ ৪৮ হাজার থেকে ৫০ হাজার রাখা সম্ভব। আগামী ২৩ দিনের মধ্যে তা পরিপূর্ণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য ডেলিভারি বাড়েনি ....উদ্ভূত পরিস্থিতি চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড গতকাল রবিবার থেকে আমদানি পণ্যবাহী সকল কনটেইনার স্থানীয় পর্যায়ে থাকা ১৮টি বেসরকারি কনটেইনার ডিপোতে রাখার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সকল আমদানি পণ্যবাহী কনটেইনার অফডকসমূহে পাঠানো যাবে। গতকাল রবিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের দ্বিতীয় সচিব মোহাম্মদ মেরাজ উল আলম সম্রাট স্বাক্ষরিত পত্রে বলা হয় অফডক সমূহে স্থানান্তরের সময় শতভাগ কন্টেইনার স্ক্যানিং করতে হবে। অফডকে স্থানান্তরিত পণ্যবাহী কনটেইনার কায়িক পরীক্ষার মাধ্যমে এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে প্রতিবেদনের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1095.csv b/Bangla_fin_news_articles/1095.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..098b189aba4244bcb982575b8bd6709799b80acd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1095.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1095,স্বপ্নর ফেক অফার তৈরীকারকদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ,2021-07-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের সুপারশপ স্বপ্নর লোগো হুবুহু নকল করে কে বা কারা স্বপ্নর ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী লিখে নানা অফারের কথা সাজিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের ইনবক্সের লাখো অ্যাকাউন্টে লিংক পাঠান। তবে এটি একটি ফেইক পোস্ট। না জেনে অনেকে এটি শেয়ার করছেন । তাই স্বপ্ন কর্তৃপক্ষ এ ধরনের ফেক লিংকে ক্লিক বা শেয়ার করা থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ করেছেন। স্বপ্ন কোনো অফার দিলে তা কোম্পানীর নির্দিষ্ট ফেইসবুক পেইজে ... দিয়ে থাকে।এদিকে দেশের সুপারশপ স্বপ্নর নাম করে এমন প্রতারণা করার জন্য ফেক অফার তৈরীকারকদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষ শাখা এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা এরইমধ্যে গ্রহণ করেছেন এবং দ্রুত অপরাধীর শাস্তির ব্যবস্থা করবেন বলেও জানিয়েছেন।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1096.csv b/Bangla_fin_news_articles/1096.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a007a1a686223bd4a7d1f1a1a9850e0f8b346910 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1096.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1096,শ্রমিকসংকটে পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে চামড়া,2021-07-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার সংক্রমণ রোধে শুক্রবার থেকে দেশে কঠোর লকডাউন ঘোষণা করায় ট্যানারি শ্রমিকদের কর্মব্যস্ততা ছিল না সাভার চামড়াশিল্প নগরীতে। যাতায়াতের নিজস্ব কোনো ব্যবস্থা না থাকায় লকডাউনের কারণে হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি শ্রমিকরা সাভারের চামড়াশিল্প নগরীতে কাজে যোগ দিতে আসতে পারেননি। এ ছাড়া করোনা ও লকডাউনের কারণে অনেক শ্রমিক ঢাকা ছেড়ে চলে যাওয়ায় স্বল্প শ্রমিক দিয়ে গত দুই দিন কাজ করিয়েছেন ট্যানারি মালিকরা। লকডাউনের প্রভাবে ব্যস্ততা নেই সাভার চামড়া শিল্প নগরীতে ....সরেজমিনে সাভার চামড়া শিল্প নগরী ঘুরে দেখা যায় প্রায় প্রতিটি ট্যানারির মূল ফটক বন্ধ রয়েছে। হাতেগোনা মাত্র কয়েকটি ট্যানারির মূল ফটক খোলা থাকলেও সেখানে গিয়ে লক্ষ্য করা যায়নি শ্রমিকদের কর্মব্যস্ততা। শ্রমিকসংকটের বিষয়ে ট্যানারি শ্রমিক মো. মফিজ বলেন করোনা এবং লকডাউনের কারণে কারিগর পাওয়া যাচ্ছে না। ঢাকা থেকে কারিগর না আসায় অনেক চামড়ায় লবণ লাগানো সম্ভব হয়নি। তিনি আরো বলেন তিনি হাজারীবাগ থেকে ৩০ টাকার ভাড়া ১৫০ টাকা দিয়ে সাভারে পৌঁছেছেন। এখানে যারা কাজ করে সবাই স্বল্প আয়ের লোক অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে অনেকে কাজে আসেনি। তাই লোকবলের অভাবে প্রায় প্রতিটি ট্যানারির বিপুলসংখ্যক চামড়া নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কোরবানি পশুর চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে হবে ....ট্যানারিটির কাঁচা চামড়ার দায়িত্বে থাকা কালাম মুন্সী গরমের সময়টা কোরবানির অনুকূলে নয় দাবি করে বলেন শীতের সময় একটি চামড়া আট ঘণ্টার জায়গায় ১০১২ ঘণ্টাও রাখা যায়। কিন্তু গরমে আট ঘণ্টা একটি চমড়া লবণ ছাড়া রাখা অসম্ভব। তিনি অভিযোগ করেন ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট এবং কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার এখনো পুরোপুরি কার্যকর না হওয়ায় ইউরোপিয়ান বায়াররা তাদের কাছ থেকে চামড়া কিনছে না। মেসার্স গোল্ডেন লেদার ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যাবসায়িক অংশীদার জাফর চৌধুরী বলেন গত দুই দিন ধরে বৃষ্টির কারণে অনেক চামড়া নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বৃষ্টির পানি চামড়ার জন্য ক্ষতিকর এটা এসিডের মতো কাজ করে। তিনি আরো বলেন ঈদের দিনের চামড়া লবণ না মাখিয়ে পরের দিন সকালে ট্যানারিতে বিক্রি করতে নিয়ে আসে মৌসুমী ব্যবসায়ীরা। সেই চামড়া নামাতে নামাতে বিকালে দেখা যায় সবগুলোই নষ্ট হয়ে গেছে। চামড়া শিল্প সিন্ডিকেট উপাখ্যান ...অন্যদিকে হঠাত্ করেই বৃহস্পতিবার সাভারের বিসিক চামড়াশিল্প নগরী পরিদর্শন করেন শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা। এ সময় তিনি বিসিক চামড়া শিল্পনগরীর কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগার সিইটিপি পরিদর্শন করেন। পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন হঠাত্ চামড়াশিল্প নগরী পরিদর্শনের উদ্দেশ্য হলো মৌসুমী ব্যবসায়ীরা সঠিক মূল্য পাচ্ছে কি না চামড়ায় সঠিকভাবে লবণ যুক্ত করা হচ্ছে কি না এবং লবণের কোনো সিন্ডিকেট তৈরি হচ্ছে কি নাএই বিষয়গুলো তদারকি করা। শিল্পসচিব বলেন চামড়া একটি পচনশীল পণ্য এটাকে সময় মতো পর্যাপ্ত পরিমাণ লবণ যুক্ত করে যথাযথ প্রক্রিয়ায় সংরক্ষণ করতে হবে। সরকারের লক্ষ্য পরিবেশসম্মত চামড়া সংরক্ষণ করা। তাই জেলাউপজেলা পর্যায়ে প্রশাসনের সহায়তায় অস্থায়ীভাবে কোরবানির চামড়া সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। . ........তিনি আরো বলেন মত্স্য ও প্রাণিসম্পদ বাণিজ্য এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পবিত্র ঈদুল আজহায় কোরবানিকৃত পশুর চামড়া সংরক্ষণ ও ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতকল্পে মনিটরিং টিম গঠন করা হয়েছে। এই টিমগুলো কেন্দ্রীয়ভাবে ও মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের দিকনির্দেশনায় চামড়ার সঠিক দাম ও সংরক্ষণের বিষয়টি সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে মনিটরিং করা হচ্ছে। কোরবানিকৃত পশুর চামড়া নিয়ে যেন কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা বা অব্যবস্থাপনা তৈরি না হয় সেটিও মনিটরিং টিমগুলো নিশ্চিত করছে। ট্যানারি পরিদর্শনের সময় শিল্প মন্ত্রণালয় সাভারের বিসিক ও ঢাকা ট্যানারিশিল্প নগরীর বর্জ্য ব্যবস্থানা প্ল্যান্ট কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণও শিল্পসচিবের সঙ্গে ছিলেন।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1097.csv b/Bangla_fin_news_articles/1097.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d39a8e32156ebbd201046d6c0b49c2062980a369 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1097.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1097,খালাস বন্ধ চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের স্তুপ,2021-07-25,সালাহউদ্দিন মো রেজা চট্টগ্রাম অফিস,চট্টগ্রাম বন্দর কনটেইনার জটের মুখে পড়ছে। ঈদুল আজহার বন্ধ ও দেশব্যাপী কঠোর লকডাউনের পরিপ্রেক্ষিতে বন্দর থেকে কনটেইনার ডেলিভারি একপ্রকার বন্ধ হয়ে গেছে। পূর্ববর্তী সিডিউল অনুযায়ী প্রতিদিন চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি পণ্যবাহী কনটেইনার আসছে। কিন্তু গার্মেন্টসসহ সব কলকারখানা সম্পূর্ণ বন্ধ থাকায় শিল্পের কাঁচামালসহ অন্যান্য আমদানি পণ্যবাহী কনটেইনার বন্দর থেকে খালাস বন্ধ রয়েছে। ফলে প্রতিদিনই বন্দরের জেটিতে কনটেইনারের স্তুপ হচ্ছে। এতে করে বন্দরের জেটিসমূহে কনটেইনার রাখার স্থান সংকুচিত হয়ে পড়ছে। চট্টগ্রাম বন্দরের ধারণ ক্ষমতা ছুঁই ছুঁই পর্যায়ে পৌঁছেছে। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য ডেলিভারি বাড়েনি ....পরিসংখ্যান অনুযায়ী গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার জমা হয়েছে ৪২ হাজার ৫৭১টি। বন্দর সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায় তাদের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৮ হাজার থেকে ৫০ হাজার কনটেইনার ধারণ করা সম্ভব। কিন্তু তাতে চট্টগ্রাম বন্দরের স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড একপ্রকার বন্ধ হওয়ার উপক্রম হবে। চট্টগ্রাম বন্দরের স্বাভাবিক পর্যায়ে ৩০ হাজার থেকে ৩৫ হাজার কনটেইনার থাকে। আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশব্যাপী কঠোর লকডাউন থাকায় চট্টগ্রাম বন্দরে আসা পণ্যবাহী কনটেইনার খালাসের গতি তেমন একটা বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই বলে বন্দরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ মনে করেন। গত বছরও দেশব্যাপী কঠোর লকডাউনের কারণে চট্টগ্রাম বন্দরের এমন অবস্থা হয়েছিল। সে সময় চট্টগ্রাম বন্দর আমদানিকারকদের বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা ঘোষণাসহ কনটেইনার খালাসে কিছু ছাড় দেয়। এমনকি শেষ পর্যায়ে সব ধরনের আমদানি পণ্যবাহী কনটেইনার বন্দরের বাইরে বেসরকারি কনটেইনার ডিপো বা অফডকসমূহে রাখার সিদ্ধান্ত হয়। সাধারণত আমদানি পণ্যের মধ্যে মাত্র ৩৮টি পণ্যবাহী কনটেইনার বেসরকারি ডিপোসমূহে দেওয়া হয়। জাহাজ থেকে নামানোর পর ঐ সব কনটেইনার সরাসরি নির্দিষ্ট অফডকসমূহে চলে যায়। আমদানিকারকগণ অফডক থেকে তাদের কনটেইনার নিজস্ব গন্তব্যে নিয়ে যায়। চট্টগ্রাম বন্দরের ১৩৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ ....চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ গত বছরের অভিজ্ঞতার আলোকে এবার পূর্ব থেকেই কনটেইনার ব্যবস্থাপনার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বলে জানা যায়। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম শাহজাহান ইত্তেফাককে জানান কনটেইনার জট থেকে পরিত্রাণ পেতে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। বন্দরের পক্ষ থেকে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়সহ জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সেখানে বন্দরের পক্ষ থেকে অন্তত দুই মাসের জন্য আমদানি পণ্যবাহী সব কনটেইনার অফডকে নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য ডেলিভারি বাড়েনি ....এদিকে বেসরকারি কনটেইনার ডিপো মালিক সমিতির পক্ষ থেকেও উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কনটেইনার গ্রহণে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে জানা যায়। চট্টগ্রাম শহর ও আশপাশ এলাকায় বেসরকারি ১৮টি কনটেইনার ডিপোতে সর্বোচ্চ ৭৭ হাজার পণ্যভর্তি ও খালি কনটেইনার রাখার ব্যবস্থা রয়েছে। গতকাল শনিবার পর্যন্ত তাদের ডিপোগুলোতে সর্বমোট ৫৪ হাজার কনটেইনার ছিল।বেসরকারি ডিপো মালিকদের সভাপতি নুরুল কাইয়ুম খান জানান আগামী দুইতিন দিনের মধ্যে রপ্তানি পণ্যবাহী কনটেইনার চলে যাবে। সেক্ষেত্রে তাদের ১৮টি ডিপোতে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার কনটেইনার রাখা সম্ভব হবে। তিনি বলেন এরই মধ্যে বন্দরের সংশ্লিষ্ট বিভাগের পক্ষ থেকে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। সব ধরনের কনটেইনার গ্রহণে তারা প্রস্তুত রয়েছে। তিনি আরো জানান শুধু কনটেইনার জমা করলেই হবে না ক্রমান্বয়ে খালাস প্রক্রিয়া দ্রুত করার পদক্ষেপও গ্রহণ করতে হবে। অন্যথায় একটা সময় বন্দর ও বেসরকারি ডিপোতেও কনটেইনার রাখা সম্ভব হবে না।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1098.csv b/Bangla_fin_news_articles/1098.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..86aaae922766f036f6b7547a4570fa381080affa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1098.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1098,আজ ব্যাংক খোলা লেনদেন দেড়টা পর্যন্ত,2021-07-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধে সরকারঘোষিত কঠোর বিধিনিষেধ গত শুক্রবার থেকে সকাল ৬টা থেকে শুরু হয়েছে। চলবে আগামী ৫ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত। এ সময় সীমিত পরিসরে চলবে ব্যাংকিং কার্যক্রম। ঈদের ছুটি শেষে আজ রবিবার গ্রাহক চাহিদামতো শাখা খোলা থাকবে। সকাল ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন হবে। লেনদেনপরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম বিকাল ৩টার মধ্যে শেষ করতে হবে।স্বাভাবিক সময়ে ব্যাংকগুলোর সব শাখা খোলা থাকে। ব্যাংকিং সেবা দেয় সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধকল্পে সরকার কর্তৃক আরোপিত বিধিনিষেধের মধ্যে ব্যাংকিং কার্যক্রম চালুর বিষয়ে গত ১৩ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন নির্দেশনা জারি করে। নির্দেশনায় বলা হয় করোনা ভাইরাসজনিত রোগ কোভিড১৯ সংক্রমণের পরিস্থিতি বিবেচনায় ২৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট ২০২১ পর্যন্ত সাপ্তাহিক ছুটির দিন বাদে বিধিনিষেধ চলাকালে সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে ব্যাংক। এ সময় সকাল ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন হবে। লেনদেনপরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শেষ করার জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে বিকাল ৩টা পর্যন্ত। মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে পরিপালন করে সীমিতসংখ্যক লোকবলের মাধ্যমে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের অত্যাবশ্যকীয় বিভাগসমূহসহ ব্যাংক স্বীয় বিবেচনায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক শাখা খোলা রাখতে পারবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1099.csv b/Bangla_fin_news_articles/1099.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..02f67760809921df42f1893a762c1d00d4465313 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1099.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1099,ক্রেতা নেই চামড়া ফেলে দেওয়া হচ্ছে নদীতে,2021-07-24,বাগমারা রাজশাহী সংবাদদাতা,রাজশাহীর বাগমারায় এবার চামড়ার ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে চামড়া বিক্রি হচ্ছে পানির দরে। এমনকি ক্রেতা সংকটের কারণে চামড়া ফেলে দেওয়া হচ্ছে নদীতে। এ নিয়ে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা পড়েছেন চরম বিপাকে।জানা গেছে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ঈদুল আযহার পশুর চামড়া নিয়ে এলাকার ব্যবসায়ী ও মুসল্লীরা বিপাকে পড়েছেন। সরকারি ঘোষণায় মৌসুমের চামড়া প্রতি বর্গফুট গরু ৪০ টাকা ছাগল ২০ টাকা বকরী ১৫ টাকা বিক্রি হবার কথা থাকলেও বাজারে এসে এসব চামড়ার কোন ক্রেতা খুঁজে পাওয়া যায়নি। এলাকার চামড়া ব্যবসায়ীদের দাবি চামড়া প্রক্রিয়াজাত করণে লবণের বিশেষ প্রয়োজন। লবণের দাম বেশি ও সংকটে তারা চামড়া ক্রয় করতে পারেনি। উপজেলার ভবানীগঞ্জ বাজারের চামড়া ব্যবসায়ী মন্জুর রহমান জানান কোরবানির চামড়া জমা রয়েছে তা কি করে কোথায় বিক্রি করবেন এ চিন্তায় গত দুদিন ধরে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তিনি।এদিকে চামড়ার ব্যাপক দরপতন ও ক্রেতা সংকটের কারণে ভবানীগঞ্জ হাটে চামড়ার ব্যাপক স্তুপ পড়ে যায়। এসব চামড়া নিয়ে বিপাকে পড়ে যায় হাট কমিটি। পরে বাধ্য হয়ে হাট কমিটির লোকজন সুইপার দিয়ে এসব চামড়া ফকিরানি নদীতে ফেলে দেয়।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1100.csv b/Bangla_fin_news_articles/1100.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f3d7e30f3691616bf97a6a912b4fb0956056863f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1100.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1100,লকডাউনের প্রভাবে ব্যস্ততা নেই সাভার চামড়া শিল্প নগরীতে,2021-07-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার সংক্রমণ রোধে শুক্রবার থেকে দেশে কঠোর লকডাউন ঘোষণা করায় ট্যানারি শ্রমিকদের কর্মব্যস্ততা ছিলো না সাভার চামড়া শিল্প নগরীতে। যাতায়াতের নিজস্ব কোনো ব্যবস্থা না থাকায় লকডাউনের কারণে হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি শ্রমিকরা সাভারের চামড়া শিল্প নগরীতে কাজে যোগ দিতে আসতে পারেনি। এছাড়া করোনা ও লকডাউনের কারণে অনেক শ্রমিক ঢাকা ছেড়ে চলে যাওয়া স্বল্প শ্রমিক দিয়ে গত দুদিন কাজ করিয়েছেন ট্যানারি মালিকরা।সরেজমিনে সাভার চামড়া শিল্প নগরী ঘুরে দেখা যায় প্রায় প্রতিটি ট্যানারির মূল ফটক বন্ধ রয়েছে। হাতে গোনা মাত্র কয়েকটি ট্যানারির মূল ফটক খোলা থাকলেও সেখানে গিয়ে লক্ষ্য করা যায়নি ট্যানারি শ্রমিকদের কর্মব্যস্ততা। ....শ্রমিক সংকটের বিষয়ে ট্যানারি শ্রমিক মো. মফিজ বলেন করোনা এবং লকডাউনের কারণে কারিগর পাওয়া যাচ্ছেনা। ঢাকা থেকে কারিগর না আসায় অনেক চামড়ায় লবণ লাগানো সম্ভব হয়নি। তিনি আরও বলেন আমি হাজারীবাগ থেকে ত্রিশ টাকার ভাড়া দেড়শ টাকা দিয়ে সাভারে এসেছি। এখানে যারা কাজ করে সবাই স্বল্প আয়ের লোক তাই অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে অনেকে কাজে আসেনি। তাই লোকবলের অভাবে প্রায় প্রতিটি ট্যানারির বিপুল সংখ্যক চামড়া নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ট্যানারিটির কাঁচা চামড়ার দায়িত্বে থাকা কালাম মুন্সী গরমের সময়টা কোরবানির অনুকূলে নয় দাবি করে বলেন শীতের সময় একটি চামড়া ৮ ঘণ্টার জায়গায় ১০১২ ঘণ্টাও রাখা যায়। কিন্তু গরমে ৮ ঘণ্টা একটি চামড়া লবণ ছাড়া রাখা অসম্ভব। তিনি অভিযোগ করেন ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট এবং কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার এখনও পুরোপুরি কার্যকর না হওয়ায় ইউরোপিয়ান বায়াররা আমাদের কাছ থেকে চামড়া ক্রয় করছেনা। ....মেসার্স গোল্ডেন লেদার ইন্ডাস্ট্রিজ এর ব্যবসায়ীক অংশীদার জাফর চৌধুরী বলেন গত দুইদিন ধরে বৃষ্টির কারণে অনেক চামড়া নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বৃষ্টির পানি চামড়ার জন্য ক্ষতিকর এটা এসিডের মতো কাজ করে। তিনি আরও বলেন ঈদের দিনের চামড়া লবণ না মাখিয়ে পড়ের দিন সকালে ট্যানারিতে বিক্রি করতে নিয়ে আসে একজন মৌসুমি ব্যবসায়ী। সেই চামড়া নামাতে নামাতে বিকেলে দেখি সবগুলোই নষ্ট হয়ে গেছে।অন্যদিকে হঠাৎ করেই বৃহস্পতিবার সাভারের বিসিক চামড়া শিল্পনগরী পরিদর্শন করেছেন শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা। এসময় তিনি বিসিক চামড়া শিল্পনগরীর কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগার সিইটিপি পরিদর্শন করেন। পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন হঠাৎ চামড়া শিল্প নগরী পরিদর্শনের উদ্দেশ্য হলো মৌসুমি ব্যবসায়ীরা সঠিক মূল্য পাচ্ছে কিনা চামড়ায় সঠিকভাবে লবণ যুক্ত করা হচ্ছে কিনা এবং লবণের কোনো সিন্ডিকেট তৈরি হচ্ছে কিনা এই বিষয়গুলো তদারকি করা। শিল্প সচিব বলেন চামড়া একটি পচনশীল পণ্য এটাকে সময় মত পর্যাপ্ত পরিমাণ লবণ যুক্ত করে যথাযথ প্রক্রিয়ায় সংরক্ষণ করতে হবে। সরকারের লক্ষ্য পরিবেশসম্মত চামড়া সংরক্ষণ করা। তাই জেলাউপজেলা পর্যায়ে প্রশাসনের সহায়তায় অস্থায়ীভাবে কোরবানির চামড়া সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1101.csv b/Bangla_fin_news_articles/1101.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..78fe80205ee7b077304e5dd43b6e7664051f9129 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1101.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1101,সাগরে মিলল ২৮ কেজি ওজনের ভোলা মাছ সাড়ে ৪ লাখ টাকায় বিক্রি,2021-07-24,পাথরঘাটা বরগুনা সংবাদদাতা,বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে ধরা পড়েছে ২৮ কেজি ওজনের একটি ভোলা মাছ। প্রতি মণ ৬ লাখ ৬১ হাজার টাকা হিসেবে ২৮ কেজি ভোলা মাছ ৪ লাখ ৬২ হাজার ৭০০ টাকায় বিক্রি করা হয়েছে। শনিবার ২৪ জুলাই দুপুর ১২টার দিকে পাথরঘাটা বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে এ ভোল মাছটি ক্রয় করেন খুলনার মৎস্য পাইকার মো. জুয়েল আহম্মেদ।আড়তদার ও ট্রলার মালিক মাছুম কোম্পানির মালিকানাধীন এফবি আলাউদ্দিন হাফিজ৪ ট্রলারের মাঝি আবু জাফর বলেন বৃহস্পতিবার ২২ জুলাই গভীর সমুদ্রে জাল ফেলার সাথে সাথেই জাল টানাটানি শুরু করে। জাল টানা দেখে মনে হয়েছে হয়ত বড় কোন মাছ আটকে পড়েছে। আমরা জাল টানতেই বড় ভোলা মাছ পাই। আমরা আর দেড়ি না করে দ্রুত ঘাটে আসি। শনিবার সকাল থেকেই মাছ খোলা বাজারে ডাক শুরু হলে দুপুর ১২টার দিকে ওই মাছটি ৬ লাখ ৬১ হাজার প্রতি মণ দরে ২৮ কেজি মাছ ৩ লাখ ৬২ হাজার ৭০০ টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী বলেন ভোলা মাছ সাধারণত পাওয়া যায় না। মূলত এ মাছের বালিশের চাহিদা অনেক বেশি। জানা গেছে এ মাছের বালিশ দিয়ে বিদেশিরা জুস বানিয়ে খেয়ে থাকে।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1102.csv b/Bangla_fin_news_articles/1102.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..63740a3d8d41802dbda4dd77d628cf9369eec774 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1102.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1102,কঠোর বিধিনিষেধে আজ থেকে গার্মেন্টসও বন্ধ,2021-07-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা সংক্রমণের চলমান পরিস্থিতি ঠেকাতে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী দেশজুড়ে শুরু হয়েছে কঠোর বিধিনিষেধ। আজ শুক্রবার ২৩ জুলাই ভোর ৬টা থেকে শুরু হয়ে এ বিধিনিষেধ চলবে আগামী ৫ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত।এ সময় তৈরি পোশাক কারখানা গার্মেন্টস বন্ধ রয়েছে। যা আগামী ৫ আগস্টের আগে খুলছে না। যদিও এই কঠোর লকডাউনের মধ্যে পোশাক গার্মেন্টস কারখানা খোলা রাখার ব্যাপারে দাবি জানিয়ে আসছিলেন দেশের ব্যবসায়ীরা। গার্মেন্টস কারখানা খোলা রাখার ব্যাপারে তারা প্রধানমন্ত্রীর কাছে এ ব্যাপারে চিঠিও দিয়েছেন। ....এদিকে তৈরি পোশাক শিল্পে মালিকরাও বলছেন গার্মেন্টস খাতের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি সত্বেও সরকারের এই সিদ্ধান্তকে তারা মেনে নিয়েছেন। আগামী সাত দিনের মধ্যে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলে তবেই তারা ১ আগস্ট থেকে কারখানা চালু করার প্রস্তুতি নেবে। গত ১৩ জুন বিধিনিষেধ আরোপ করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ঈদের কারণে ওই আদেশে ১৪ জুলাই মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই সকাল ৬টা পর্যন্ত বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছিল। এরপর ২৩ জুলাই সকাল ৬টা থেকে নতুন করে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1103.csv b/Bangla_fin_news_articles/1103.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7daf3de1b6590d57b3100c644669a2af3b7f1403 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1103.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1103,কঠোর বিধিনিষেধে ব্যাংক চলবে দেড়টা পর্যন্ত,2021-07-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা সংক্রমণের চলমান পরিস্থিতি সামাল দিতে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী দেশজুড়ে শুরু হয়েছে কঠোর বিধিনিষেধ। আজ শুক্রবার ২৩ জুলাই ভোর ৬টা থেকে শুরু হয়ে এ বিধিনিষেধ চলবে আগামী ৫ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত।তবে এই সময়েও ব্যাংক খোলা থাকবে এবং লেনদেন চলবে সীমিত সময়ের জন্য। আর লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত।ঈদের ছুটি শেষে ব্যাংকগুলো আগামী রবিবার থেকে গ্রাহক চাহিদামতো শাখা খোলা রাখবে। স্বাভাবিক সময়ে ব্যাংকগুলো সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ব্যাংকিং সেবা দেয়। খোলা থাকে সব শাখা। কঠোরতম বিধিনিষেধের মধ্যে ব্যাংকিং সেবা চালু রাখা নিয়ে ১৩ জুলাই এক প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তারা জানায় সাপ্তাহিক ছুটির দিন ব্যতীত বিধিনিষেধ চলাকালে সীমিত পরিসরে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এই সময়ে মাস্ক পরিধানসহ সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে পরিপালন করে সীমিত সংখ্যক লোকবলের মাধ্যমে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের জরুরি বিভাগসহ প্রয়োজনীয় সংখ্যক শাখা খোলা রাখতে পারবে ব্যাংকগুলো। শাখা খোলার রাখার ব্যাপারে বলা হয়েছে নিজ বিবেচনায় খোলা রাখা যাবে। ....বিধিনিষেধ চলাকালে হিসাবে নগদ চেকের মাধ্যমে অর্থ জমা ও উত্তোলন ডিমান্ড ড্রাফট পেঅর্ডার ইস্যু ও জমা গ্রহণএসব সেবার পাশাপাশি বৈদেশিক রেমিট্যান্সের অর্থ পরিশোধ সরকারের বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচির ভাতা অনুদান বিতরণ ইত্যাদি সেবা মিলবে। এ ছাড়া একই ব্যাংকের খোলা রাখা বিভিন্ন শাখা ও একই শাখার বিভিন্ন হিসাবের মধ্যে অর্থ স্থানান্তর ট্রেজারি চালান গ্রহণ অনলাইন সুবিধাসংবলিত ব্যাংকের সব গ্রাহকের এবং এসব সুবিধাবহির্ভূত ব্যাংকের খোলা রাখা শাখার গ্রাহকেরা বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক চালু রাখা বিভিন্ন পেমেন্ট সিস্টেমস ক্লিয়ারিং ব্যবস্থার আওতাধীন অন্যান্য লেনদেন সুবিধা ও জরুরি বৈদেশিক লেনদেনসংক্রান্ত সেবা পাবেন গ্রাহকেরা। এই সময়ে কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন ও ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা সার্বক্ষণিক চালু রাখার নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে এটিএম বুথগুলোতে পর্যাপ্ত নোট সরবরাহসহ সার্বক্ষণিক সেবা চালু রাখতে হবে। বিধিনিষেধ চলাকালে ব্যাংকের কর্মকর্তাকর্মচারীদের কার্যালয়ে যাতায়াতের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।গত ১৩ জুন বিধিনিষেধ আরোপ করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ঈদের কারণে ওই আদেশে ১৪ জুলাই মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই সকাল ৬টা পর্যন্ত বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছিল। এরপর ২৩ জুলাই সকাল ৬টা থেকে নতুন করে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1104.csv b/Bangla_fin_news_articles/1104.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..771def5da12a81949a45f75959a2cf2055775287 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1104.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1104,কঠোর বিধিনিষেধে ব্যাংকের নতুন সময়সূচি,2021-07-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশে করোনাভাইরাসের বিস্তাররোধে আগামীকাল শুক্রবার ২৩ জুলাই ভোর ৬টা থেকে দেশব্যাপী শুরু হবে কঠোর বিধিনিষেধ। যা চলবে আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত। তবে এই সময়েও ব্যাংক খোলা থাকবে। লেনদেন চলবে সীমিত সময়ের জন্য। ঈদের ছুটি শেষে আগামী রবিবার ২৫ জুলাই ব্যাংক খোলা থাকবে। যেখানে লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত।কঠোরতর বিধিনিষেধের মধ্যে ব্যাংকিং সেবা চালু রাখা নিয়ে ১৩ জুলাই এক প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। যেখানে বলা হয় সাপ্তাহিক ছুটির দিন ব্যতীত বিধিনিষেধ চলাকালে সীমিত পরিসরে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এই সময়ে মাস্ক পরিধানসহ সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে পরিপালন করে সীমিত সংখ্যক লোকবলের মাধ্যমে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের জরুরি বিভাগসহ প্রয়োজনীয় সংখ্যক শাখা খোলা রাখতে পারবে ব্যাংকগুলো। শাখা খোলা রাখার ব্যাপারে বলা হয়েছে নিজ বিবেচনায় খোলা রাখা যাবে। ....এই সময়ে কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন ও ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা সার্বক্ষণিক চালু রাখার নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে এটিএম বুথগুলোতে পর্যাপ্ত নোট সরবরাহসহ সার্বক্ষণিক সেবা চালু রাখতে হবে। বিধিনিষেধ চলাকালে ব্যাংকের কর্মকর্তাকর্মচারীদের কার্যালয়ে যাতায়াতের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1105.csv b/Bangla_fin_news_articles/1105.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..64ba35c643b5f3ff218ac5ad2b9833ae987e105c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1105.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1105,২০২০২১ অর্থবছরে সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়,2021-07-20,চট্টগ্রাম অফিস,২০২০২১ অর্থবছরে ৯ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করেছে কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট চট্টগ্রাম। ২০১৯২০ অর্থবছরে রাজস্ব আদায় হয়েছিল ৮৮৬৬ কোটি টাকা।করোনা মহামারির মধ্যেও বিগত বছরের তুলনায় ৫৭৪ কোটি টাকা বেশি আদায় হয়েছে। প্রবৃদ্ধি ৬.৫ শতাংশ। গত অর্থবছরের তুলনায় নিবন্ধন সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৪৫ শতাংশ। ২০১৯২০ অর্থবছরে ভ্যাট নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান ছিল ২১ হাজার ১৪টি। ২০২০২১ অর্থবছরে নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩১ হাজার ৯৪টি। জুন মাসের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায় রিটার্ন দাখিলকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৩ হাজার ১৯৬টি। নিবন্ধনের তুলনায় রিটার্ন দাখিলের হার ৭৭ শতাংশ। অনলাইনে রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা ২১ হাজার ৫১২টি শতকরা হিসাবে যা প্রায় ৭০ শতাংশ। অনলাইনে অথবা মোট রিটার্ন দাখিলের সংখ্যার ক্ষেত্রে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ১২টি ভ্যাট কমিশনারেটের মধ্যে এই কমিশনারেটেই সবচেয়ে বেশি রিটার্ন দাখিল করা হয়ে থাকে।করোনা অতিমারির এই অস্বাভাবিক পরিস্থিতির মধ্যে বছরের উল্লেখযোগ্য সময় কক্সবাজার খাগড়াছড়ি রাঙামাটি ও বান্দরবান জেলার পর্যটন এলাকা বন্ধ ছিল। হোটেল রেস্টুরেন্ট বিউটি পার্লার কমিউনিটি সেন্টারসহ বেশকিছু সার্ভিস সেক্টরের কার্যক্রম সীমিত ছিল। নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও এই বিশাল অর্জন সর্বমহলে প্রশংসিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন কমিশনার মোহাম্মদ আকবর হোসেন। চৌমুহনীর কর্ণফুলী মার্কেটে অবৈধ জর্দা ও গুল আটক করেছে কাস্টমস ..তিনি বলেন করদাতাদের অনুরোধের প্রেক্ষিতে তার দপ্তর অনলাইনে সহজে নিবন্ধন ও রিটার্ন দাখিলের জন্য ৮টি বিভাগীয় দপ্তরের মাধ্যমে ৩টি ভ্যাট মেলার আয়োজন করে। মার্কেটে ভ্যাট বুথ স্থাপনের মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত সেবা প্রদান করেছে। যার প্রভাব রাজস্ব আদায়সহ অন্যান্য অর্জনে প্রতিফলিত হয়েছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1106.csv b/Bangla_fin_news_articles/1106.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..030b9edf3c260574bd4020c5e70f2340ac78f9a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1106.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1106,ব্যাংক খোলা থাকছে যখন,2021-07-20,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঈদুল আজহা ও পরবর্তী করোনা বিধিনিষেধে কার্যত টানা ১৯ দিনের ছুটিতেবন্ধ থাকবে অফিস গণপরিবহন ও শপিংমল। তবে সীমিত আকারে খোলা থাকছে ব্যাংক। . ........আজ মঙ্গলবার ২০ জুলাই থেকে ঈদের ছুটি শুরু হলেও ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের পশুর হাট সংলগ্ন ব্যাংকগুলোর শাখাউপশাখা সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকছে। . ........এ ছাড়া আজ তৈরি পোশাক শ্রমিকদের বেতন বোনাস ও অন্যান্য ভাতাদি পরিশোধের সুবিধার্থে কেবল ঢাকা মহানগরী আশুলিয়া টঙ্গী গাজীপুর সাভার ভালুকা নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে অবস্থিত তৈরি পোশাকশিল্প সংশ্লিষ্ট শাখাগুলো খোলা থাকবে। যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা আজ ....এদিন ব্যাংকে সকাল ১০টা থেকে বেলা দুইটা পর্যন্ত লেনদেন করা যাবে। এ ছাড়া কঠোর বিধিনিষেধ চলাকালে আগামী ২৫ জুলাই রবিবার থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সকাল ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত লেনদেন করা যাবে। লেনদেন পরবর্তী সময়ের কাজ গোছানোর জন্য ব্যাংক খোলা রাখা যাবে দুপুর ৩টা পর্যন্ত।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1107.csv b/Bangla_fin_news_articles/1107.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6144a6d5937f63defe70250473947c1d808497e9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1107.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1107,গরুর হাটের পাশের ব্যাংক আজও খোলা থাকবে,2021-07-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদের সময় গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কোরবানির পশুর দাম পরিশোধে আজ মঙ্গলবারও রাজধানীতে হাটের নিকটবর্তী এলাকার ব্যাংকের শাখা ও উপশাখা সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।একই সঙ্গে এটিএম বুথগুলোতে পর্যাপ্ত টাকা রাখতে ব্যাংকগুলোকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ বিষয়ে ব্যাংকগুলোর জন্য পৃথক দুটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে ঈদের আগে গ্রাহকরা নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে ব্যাংকে জমানো অর্থ থেকে অতিরিক্ত উত্তোলন করেন। এ কারণে এ সময়ে স্বাভাবিকভাবেই ব্যাংকে নগদ টাকার চাহিদা বেড়ে যায়। স্বল্প সময়ে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় অনেক ব্যাংকেরই নগদ টাকার সংকট দেখা দেয়। এ সংকট মেটাতে এক ব্যাংক আরেক ব্যাংক থেকে স্বল্প সময়ের জন্য ধার নেয়। নিজেদের মধ্যে এ ধার নেওয়াকে ব্যাংকিং ভাষায় কলমানি মার্কেট বলে। প্রায় প্রতি বছরই ঈদের আগে কলমানি মার্কেট উত্তপ্ত হয়। ধার নিতে এ সময়ে অন্য সময়ের চেয়ে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করতে হয় সংকটে পড়া ব্যাংকগুলোকে। কিন্তু গত বছর ও এবছর এর ব্যতিক্রম দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে মার্কেটে তেমন উত্তাপ নেই বল্লেই চলে।রাজধানীতে কোরবানির পশু কেনাবেচার টাকা তোলা ও জমার সুবিধার্থে পশুর হাটসংলগ্ন ব্যাংক শাখাগুলো ঈদের আগের দিন আজ মঙ্গলবার খোলা থাকবে। এসব শাখায় সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত স্বাভাবিক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সান্ধ্য ব্যাংকিং চালাতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এসংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে সব তফসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে পাঠানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় কোরবানির ঈদ উপলক্ষ্যে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধান ও ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত পশুর হাটগুলোতে বিপুল ব্যবসায়ীর সমাগম ঘটে। প্রচুর পরিমাণ নগদ অর্থের লেনদেন হয়। ফলে হাটগুলোতে আর্থিক লেনদেনের নিরাপত্তার বিষয়টি অতীব গুরুত্বপূর্ণ। ঈদ উপলক্ষ্যে মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার ছুটি আছে। আর শুক্র ও শনিবার আছে সাপ্তাহিক ছুটি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন ঋণ পরিশোধের সীমা আরও দুই মাস বাড়লো ....বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয় কোরবানির পশুর হাটগুলোর নিকট দূরত্বেই বিভিন্ন ব্যাংক শাখা তাদের নিয়মিত কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। হাটগুলোর নিকটবর্তী এসব শাখা ব্যবহার করে পশু ব্যবসায়ীরা তাদের পশু বিক্রির অর্থ লেনদেনে ব্যাংকের সহায়তা নিতে পারেন। তা ছাড়া পশুর হাটে ব্যাংকের অস্থায়ী বুথ খোলা হলে পশু ব্যবসায়ীরা বুথে অর্থ লেনদেনে ব্যাংকের সহায়তা গ্রহণ করতে পারেন।প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয় ব্যবসায়ীদের আর্থিক লেনদেন নিরাপদ ও সহজতর করার লক্ষ্যে ব্যাংকের নিজ বিবেচনায় নির্বাচিত ঢাকা মহানগরীর কোরবানির হাটের নিকটবর্তী শাখাগুলোকে নিরাপত্তা নিশ্চিতপূর্বক বিশেষ ব্যবস্থায় সান্ধ্য ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখতে হবে। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত স্বাভাবিক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করাসহ সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সান্ধ্য ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করে কোরবানির পশুর হাটে স্বীয় বিবেচনায় অস্থায়ী বুথ স্থাপনের ব্যবস্থা গ্রহণ এবং করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় হাটগুলোতে স্থাপিত বুথসহ সংশ্লিষ্ট ব্যাংক শাখা বা উপশাখায় আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যঝুঁকি মোকাবিলায় সর্বোচ্চ সতর্কতাসহ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1108.csv b/Bangla_fin_news_articles/1108.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0df7549c674550f981c1cd3d123505db193e1046 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1108.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1108,৬ দিন বন্ধ থাকছে আখাউড়া স্থলবন্দর,2021-07-20,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঈদুল আজাহা উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দরে ছয় দিনের জন্য ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে দেশের অন্যতম বৃহৎ এ স্থলবন্দর দিয়ে মঙ্গলবার ২০ জুলাই থেকে আগামী রোববার ২৫ জুলাই পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে সব ধরনের আমদানিরফতানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।আখাউড়া আমদানীরফতানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান ঈদুল আজাহা উপলক্ষে বন্দরে ছয় দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। বিষয়টি ভারতীয় ব্যবসায়ীদেরও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। ২০ জুলাই থেকে আগামী ২৫ জুলাই পর্যন্ত এই স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে সব ধরনের আমদানিরফতানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ২৬ জুলাই থেকে পণ্য রফতানি কার্যক্রম পুনরায় শুরু হবে। . ........তবে এ সময় এই স্থলবন্দর দিয়ে পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক থাকবে বলে ইমিগ্রেশন সূত্রে জানা যায়।আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় পাথর মাছ শুঁটকি প্লাস্টিক ও খাদ্যপণ্যসহ বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী রফতানি হয়। আগরতলা থেকে এসব পণ্য দেশটির সেভেন সিস্টার খ্যাত সাত রাজ্যে যায়।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1109.csv b/Bangla_fin_news_articles/1109.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..27033e3d6e76aa7bf719a8a56cc89b338d6fcf83 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1109.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1109,আশ্রয়’র আয়োজনে ‘প্রকল্প অবহিতকরণ সভা’,2021-07-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা আশ্রয়র আয়োজনে পিকেএসএফের অর্থায়নে এন্টারপ্রাইজ প্রজেক্ট এসইপি এর মাধ্যমে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের মাঝে পরিবেশবান্ধব মৎস্য চাষের প্রসার ঘটানোর উদ্দেশ্যে প্রকল্প অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।রবিবার ১৮ জুলাইসকাল ১০টায় করোনাকালীন সময়ে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে আশ্রয়ের প্রধান কার্যালয়ের ট্রেনিং রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। পিকেএসএফের সার্বিক অর্থায়নের এই এসইপি প্রকল্পের আওতায়ধীন খরা প্রবণ বাংলাদেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে টেকসই মাছচাষ সম্প্রসারণ উপপ্রকল্পটি আশ্রয়ের রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার তিনটি উপজেলার আটটি শাখার মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে। যেখানে ৭০০ জন পুকুরভিত্তিক মাছচাষী ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা উপকারভোগী হবে।এছাড়াও ক্ষুদ্র উদ্যোগে পরিবেশ ও মানসম্মত পণ্য উৎপাদন ও সেবার মাধ্যমে বড় বাজারে প্রবেশের জন্য সনদ প্রাপ্তিতে সহায়তা চাষীদের মাছ চাষের আধুনিক প্রযুক্তির সাথে পরিচয় করিয়ে বিভিন্ন প্রশিক্ষন ও কর্মশালার মাধ্যমে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের দক্ষতা উন্নয়ন ব্যবসা গুচ্ছের আওতাধীন আয় বর্ধনকারী সাধারণ সেবা এবং পরিবেশগত উপায়ে মাছ চাষীদের নিজস্ব একটি মাছ বাজার গড়ে তোলার মত ইত্যাদি কার্যক্রম হবে এই উপপ্রকল্পের আওতায়।আশ্রয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তৌফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রকল্প অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শিমুল আক্তার পবা রাজশাহী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. ওয়াজেদ আলী খান সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. মোজাম্মেল হক। এছাড়া সভায় অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন আশ্রয়এসইপি প্রকল্পের ডকুমেন্টেশন কর্মকর্তা সৈয়দ তানভীর ইসলাম টেকনিক্যাল কর্মকর্তা সাদ আহমদ ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট কর্মকর্তা মো. কাইসার আহমেদ প্রমুখ। সভাটি সঞ্চালনা করেন আশ্রয়এসইপি প্রকল্পের প্রকল্প ব্যস্থাপক মো. আনোয়ার হোসেন।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1110.csv b/Bangla_fin_news_articles/1110.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0d79f7e82fb87f0cc3d08243263f9c9705abad1c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1110.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1110,বাংলাদেশের বাজারে এলো নতুন বাজাজ ডিসকাভার,2021-07-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আকর্ষণীয় নতুন ফিচারে নতুন বাজাজ ডিসকাভার ১১০ ও ১২৫। বাংলাদেশের মোটরসাইকেল প্রেমিকদের নিকট ডিসকাভার একটি সুপরিচিত এবং সর্বাধিক বিক্রিত মোটরসাইকেলের নাম। নতুন ডিসকাভার পূর্বের ন্যায় স্বল্প দামেই হাতের নাগালেই থাকছে সবার।যা যা আপডেট থাকছেডিজিটাল কন্সোলের সাথে থাকছে গিয়ার শিফট গাইড ও গিয়ার ইন্ডিকেটর চালক এখন মোটরসাইকেলটি কোন গিয়ারে চলছে এবং কোন গিয়ারে চালানো উচিত তা খুব সহজেই নির্ধারণ করতে পারবেন যার ফলে গিয়ার শিফটিং হবে পূর্বের থেকে অনেক সহজ।কম্ফোর্টেকের আরামদায়ক কুইল্ট লম্বা সিট এবার ডিসকাভারে যুক্ত করা হয়েছে। প্রিমিয়াম সিটিংএ চালক এবং যাত্রী উভয়েই দীর্ঘযাত্রায়ও বেশ আরামের সাথে বসতে পারবেন এবং দীর্ঘ সময় স্বাচ্ছন্দে রাইড করতে পারবেন। এছাড়াও নতুন ডিসকাভারে যুক্ত করা হয়েছে ইন্টেলিজেন্ট সার্ভিস রিমাইন্ডার যা সঠিক সময়ে সার্ভিসিংএর কথা স্মরণ করিয়ে দিবে।অ্যাডভান্সড ডিটিএসআই ইঞ্জিন অ্যান্টি স্কিড্ ব্রেকিং সিস্টেম সিবিএস এর সাথে আরও থাকছে প্রশস্ত টিউবলেস টায়ারস নাইট্রক্স সাসপেনশন নতুন থ্রিডি লোগো ও নতুন কালার স্কিম যা নতুন ডিসকাভারেকে দেখতে আরো আকর্ষণীয় ঝুঁকিমুক্ত ও দীর্ঘ সময় ধরে চালাতে স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তুলেছে।নতুন ডিসকাভার ১২৫ সিসি ভ্যারিয়্যান্টে ১২৪.৫ সিসির ইঞ্জিনে ১১ পিএসের পাওয়ার ৭৫০০ আরপিএম এবং ১১ এনএম টর্ক ৫৫০০ আরপিএম থাকছে যা আরো শক্তিশালী করে তুলেছে নতুন ডিসকাভার ১২৫ মোটরসাইকেলটিকে। নতুন ডিসকাভার ১১০ সিসি ভ্যারিয়্যান্টে ১১৫.৪৫ সিসির ইঞ্জিনে ৮.৬ পিএসের পাওয়ার ৭০০০ আরপিএম এবং ৯.৮১ এনএম টর্ক ৫০০০ আরপিএম এর পাওয়ার দেওয়া হয়েছে। নতুন ডিসকাভার ১২৫ ও ১১০ সিসি সবুজকালো লালকালো নীলকালো ও লাল এই চারটি কালার ভ্যারিয়্যান্টে বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। সম্মানিত ক্রেতা সাধারণের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতেই নতুন ডিসকাভার ১২৫ সিসি ১৩৩৫০০ টাকা ও ১১০ সিসি ১১৮৫০০ টাকা দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। ঈদক্যাম্পেইন ২০২১ চলাকালীন সময়ে কিনলেই পাচ্ছেন নগদ ৩০০০ টাকা ছাড়।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1111.csv b/Bangla_fin_news_articles/1111.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..999661ce6527f763295eb46c34c577ddb6efda91 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1111.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1111,ঈদের ছুটিতে কাস্টমস হাউজ খোলা থাকবে,2021-07-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঈদের ছুটিতেও দেশের কাস্টমস হাউস ও শুল্ক স্টেশনগুলো খোলা থাকবে। ফলে ঈদুল আজহার বন্ধের সময়ে আমদানিরফতানি কার্যক্রম চালানো যাবে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর থেকে সব কাস্টমস হাউস ও শুল্ক স্টেশনগুলোকে চিঠি পাঠিয়ে খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে পুরোপুরি না হলেও সীমিত পরিসরে এসব অফিস খোলা রাখতে বলা হয়েছে।আগামী বুধবার ঈদ উল আজহা। মঙ্গল বুধ ও বৃহস্পতিবার ঈদের ছুটি। এই তিন দিন আমদানিরফতানি কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে। ...স্থলবন্দর বেনাপোল কাস্টমস হাউজের কমিশনার মো. আজিজুর রহমান বলেন দেশের আমদানিরফতানি কার্যক্রমে গতিশীলতা আনা ও বাণিজ্যবান্ধব রাজস্ব পরিবেশ নিশ্চিত করতে ঈদের ছুটির মধ্যে অফিসগুলো খোলা রাখার জন্য প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করতে বলেছে এনবিআর। আমরা এর আলোকে আমদানিরফতানি কার্যক্রম সচল রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। ঈদের ছুটির মধ্যে অফিস খোলা থাকবে।দেশের চট্টগ্রাম বন্দর দিয়েই সিংহভাগ আমদানিরফতানি হয়। এরপরেই বেনাপোল কাস্টমস হাউস দিয়ে বেশি আমদানিরফতানি কার্যক্রম হয়। ঈদের বন্ধের সময় এই দুটি কাস্টমস হাউসের পাশাপাশি ঢাকা মোংলা কমলাপুর আইসিডি ও পানগাঁও কাস্টমসও খোলা থাকবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1112.csv b/Bangla_fin_news_articles/1112.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2e04324d5f232ca6396eb7689362406f9ca7cca1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1112.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1112,কারিগরি জটিলতায় ডিএসইতে লেনদেন বন্ধ,2021-07-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কারিগরি জটিলতায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন বন্ধ রয়েছে। রবিবার সকাল ১০টায় লেনদেন শুরু হওয়ার পরে বেলা ১১টা ৮ মিনিটে বন্ধ হয়ে যায়। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সিএফও আবদুল মতিন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।তিনি বলেন আমরা সমস্যার সমাধান পেয়েছি কিছুক্ষণের মধ্যে লেনদেন শুরু হবে। রবিবার বেলা আড়াইটা পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হওয়ার কথা ছিল আছে। তবে বেলা সোয়া ১২টা পর্যন্ত লেনদেন বন্ধই ছিল। লেনদেন বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত ঢাকার বাজারের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩২২ পয়েন্টে উঠেছিল। লেনদেন হয়েছিল ৫২৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1113.csv b/Bangla_fin_news_articles/1113.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b4f30c2abf31f00b8f5b66ed069488e8a792a895 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1113.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1113,ইভ্যালিসহ ১০ ই–কমার্সে সঙ্গে লেনদেন বন্ধ করলো বিকাশ,2021-07-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আলোচিত ইকমার্স প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালির সঙ্গে সব ধরণের আর্থিক লেনদেন বন্ধ ঘোষণা করেছে শীর্ষস্থানীয় মোবাইল ফোন ভিত্তিক অর্থ স্থানান্তর এমএফএস সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান বিকাশ। শনিবার ১৭ জুলাইনিজেদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জনায় বিকাশ।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় গ্রাহক স্বার্থ সুরক্ষায় কয়েকটি মার্চেন্টের জন্য বিকাশএর পেমেন্ট গেটওয়ে সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে। মার্চেন্টগুলোর মধ্যে ইভ্যালি ছাড়াও রয়েছে আলেশা মার্ট ধামাকা শপিং ইঅরেঞ্জ সিরাজগঞ্জ শপ আলাদীনের প্রদীপ কিউকুম বুম বুম আদিয়ান মার্ট ও নিডস। . ........বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয় রেগুলেটরি নীতিমালা অনুযায়ী পেমেন্ট ব্যবস্থা বাস্তবায়নের পর এসব মার্চেন্টের সঙ্গে পুনরায় বিকাশ পেমেন্ট সেবা চালু করা হবে।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1114.csv b/Bangla_fin_news_articles/1114.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..759e32a5a92c3c0bab0fdb1be4378b6e2f28bbe8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1114.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1114,পোশাক কারখানা খোলার ব্যাপারে যা জানালেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী,2021-07-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঈদের ছুটির পর ২৩ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশব্যাপী সর্বাত্মক লকডাউনের ঘোষণা দিয়ে গত মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। গেল লকডাউনে গার্মেন্ট ও শিল্পকারখানা খোলা থাকলেও ঈদের পরের লকডাউনে গার্মেন্ট ও শিল্পকারখানা বন্ধ থাকবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়।সরকারের এমন ঘোষণার পর শিল্পকারখানা বন্ধ রাখলে অর্থনীতিতে ভয়াবহ ক্ষতির আশঙ্কা করে উদ্যোক্তারা প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি চিঠি দেন। চিঠিতে উদ্যোক্তারা ঈদের পর ঘোষিত বিধিনিষেধের মধ্যে শিল্পকারখানা খোলা রাখার জোর দাবি জানান। এর মধ্যেই আজ শনিবার ১৭ জুলাই গার্মেন্ট ও শিল্পকারখানা বন্ধের বিষয়ে সরকারের আগের সিদ্ধান্তই বহাল রাখার কথা জানালেন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। ....জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ফরহাদ হোসেন বলেছেন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে লকডাউন শিথিল করলেও ঈদের পর ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত যে লকডাউন আসছে তা কঠোর থেকে কঠোরতর হবে। সেসময় বন্ধ থাকবে গার্মেন্টস শিল্পকলকারখানাসহ সরকারিবেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান। শনিবার ১৭ জুলাই দুপুরে চুয়াডাঙ্গা৬ বিজিবির সদর দফতরে অনুষ্ঠিত বিজিবির ৯৬তম রিক্রুট ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠান শেষে তিনি এসব কথা বলেন। ....প্রতিমন্ত্রী বলেন কুরবানিকে ঘিরে আমাদের বিশাল অর্থনীতি রয়েছে। অনেকে গরু প্রতিপালন করেছে। সবকিছু বিবেচনা করে চলাফেরার ওপর বিধিনিষেধ শিথিল করতে হয়েছে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। যতদিন ভ্যাকসিন দেওয়া না হয় ততদিন মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। ঈদের পর ১৪ দিন যে লকডাউন আসছে তা কঠোর থেকে কঠোরতর হবে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1115.csv b/Bangla_fin_news_articles/1115.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3a34f8689e773c9d5c1a05962d59f178c4bfae16 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1115.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1115,যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা আজ,2021-07-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঈদুল আযহার আগে তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিক কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের বেতনবোনাস ও অন্যান্য ভাতা পরিশোধের সুবিধার্থে আজ শনিবার ১৭ জুলাই সংশ্লিষ্ট এলাকায় ব্যাংক খোলা আছে। এছাড়া রাজধানীর ব্যাংক পাড়া মতিঝিলে রফতানি ও পোশাক কারখানার লেনেদেন করে এমন কিছু শাখাও খোলা রেখেছে। ব্যাংক লেনদেনের নতুন সময়সূচি ঘোষণা ....বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী গার্মেন্টস কারখানার শ্রমিকদের বেতনবোনাসভাতা দেওয়ার সুবিধার্থে এদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন হবে। লেনদেন পরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শেষ করার জন্য বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা থাকবে। যেসব শাখা খোলা থাকবে এগুলো হলো ঢাকা মহানগরী আশুলিয়া টঙ্গী গাজীপুর সাভার ভালুকা নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে অবস্থিত তফসিলি ব্যাংকের তৈরি পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্ট শাখা। এর আগে মঙ্গলবার ১৩ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধকল্পে সরকার কর্তৃক আরোপিত বিধিনিষেধের মধ্যে ঈদের আগেপরে ব্যাংক লেনদেনে নতুন সময়সূচি জারি করে। ব্যাংক লেনদেনের সময় বাড়ছে ....নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে ঈদের আগে ব্যবসাবাণিজ্য পরিচালনা এবং অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে পরিপালন করে আগামী ১৫ ১৮ ও ১৯ জুলাই বৃহস্পতিবার রবিবার ও সোমবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন হবে। লেনদেন পরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শেষ করার জন্য সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা থাকবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1116.csv b/Bangla_fin_news_articles/1116.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ab5770386467eaf9ec7e1aeba0d8423df64f8220 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1116.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1116,কোরবানি পশুর চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে হবে,2021-07-17,মো তানজিল হোসেন,বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ে ২য় বৃহত্তম উৎস হলো চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য। তৈরি পোশাক খাতের পরেই চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য হতে রপ্তানি আয় এসে থাকে। ২০১৯২০ অর্থবছরে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি আয় ৭৯ কোটি ৭৬ লাখ ডলার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো।কিন্তু এই খাতের মূল কাঁচা মাল হলো কাঁচা চামড়া। বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় আড়াই কোটি কাঁচা চামড়া সংগ্রহ করা হয়। তার মধ্যে ১ কোটি ২৫ লাখ পিস চামড়া সংগ্রহ হয় কোরবানির সময় গরু মহিষ ছাগল ভেড়া ও অন্যান্য পশুর কোরবানি হতে। গত এক দশক হতে কাঁচা চামড়ার বাজার মূল্য প্রায় নাই বলেলই চলে। এক সময় চারপাঁচ মণ গরুর চামড়া তিন থেকে চার হাজার টাকায় বিক্রি হতো এখন সেটা বিক্রি হয় মাত্র ৪০০৫০০ টাকায়। বাংলাদেশে কোনো পণ্যের দাম একবার বাড়লে সেটা আর কমে না।একমাত্র ব্যতিক্রম চামড়ার ক্ষেত্রে। গত কয়েক বছর কাঁচা চামড়ার মূল্য কমতেই আছে। এক সময় একটি খাসির চামড়া যেখানে ২০০২৫০ টাকায় বিক্রি হতো এখন সেটা বিক্রি হয় ৩০৫০ টাকায়। এই চামড়ার দর পতনের যথাযথ কারণ খুঁজে তার সমাধান করতে হবে। চামড়া শিল্প কেন অস্থির ...অর্থনীতিতে সাধারণত কোনো পণ্যের দাম নির্ধারিত হয় চাহিদা ও জোগান দ্বারা কিন্তু এখানে বাজার অর্থনীতি পুরো ব্যর্থ। এটাকে অর্থনীতিতে বাজার ব্যর্থতা বলা হয়। এই অবস্থা হতে উত্তরণের জন্য সরকারি হস্তক্ষেপ দরকার হয়। চামড়ার ন্যায্যমূল্য না পাওয়ার আরো কিছু কারণ আছে।যেমন ট্যানারি মালিক ও চামড়ার আড়তদারদের সিন্ডিকেট বা কারসাজি। তারা দামের ওপর প্রভাব বিস্তার করে ও কম দামে চামড়া বিক্রি করতে বিক্রেতাকে বাধ্য করে। সাধারণত জেলা পর্যায় হতে চামড়া ব্যবসায়ীরা কোরবানির সময় চামড়া কিনে লবণ দিয়ে ঢাকায় আড়তদার ও ট্যানারি মালিকদের সরবরাহ করে। অভিযোগ কোরবানির আগে চামড়াশিল্পের মালিকদের যে ঋণ দেওয়া হয় সেই টাকা তারা ব্যবসায়ীদের ঋণ শোধ না করে অন্য ব্যবসায় বিনিয়োগ ও স্থায়ী সম্পত্তি ক্রয়ের কাজে ব্যবহার করে। ফলে চামড়া ক্রয়ে টাকার প্রবাহ কমে যায়। চামড়া শিল্প সিন্ডিকেট উপাখ্যান ...জেলার ব্যবসায়ীরা টাকার অভাবে চামড়া কম কিনে চামড়ার চাহিদা কমে যায় ফলে চামড়ার দাম কমে। অর্থনীতির সাধারণ নিয়ম অনুসারে কোনো পণ্যের চাহিদার তুলনায় জোগান বেশি হলে তার দাম কমে। বাংলাদেশে কাঁচা চামড়ার দাম ক্রমগত গত কয়েক বছর কমছে। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে চামড়ার দাম যথেষ্ট বেশি। সরকারের পক্ষ থেকে চামড়া ক্রয়ের জন্য দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। সরকারের দায়সারা এই নীতি আগেও বাস্তবায়িত হয়নি। কারণ কাঁচা চামড়া ক্রয়ের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হলে সেই দাম বাস্তবায়ন করার মতো মনিটরিং ও দক্ষতা সরকারের নেই এটা আগের বছরগুলোতে প্রমাণিত হয়েছে। তাই কোরবানির আগেই এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে।লেখক সহযোগী অধ্যাপক অর্থনীতি বিভাগ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1117.csv b/Bangla_fin_news_articles/1117.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9bb9d83695d4ddc57b6629182441d888dcc0a468 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1117.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1117,কঠোর বিধিনিষেধে শিল্পকারখানা চালু রাখার দাবি,2021-07-16,ইত্তেফাক অনলাইন,কোরবানির ঈদের পর দুই সপ্তাহের কঠোর বিধিনিষেধে সব ধরনের শিল্পকারখানা চালু রাখতে সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। শুক্রবার দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানান তিনি।এফবিসিসিআই সভাপতি বলেছেন বিধিনিষেধের মধ্যে সব ধরনের শিল্পকারখানা বন্ধ রাখা হলে পণ্য সরবরাহব্যবস্থা সম্পূর্ণ বিঘ্নিত হবে। এতে উৎপাদক থেকে ভোক্তা পর্যন্ত প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিশেষ করে খাদ্যসামগ্রী কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ বোতলজাত পানীয় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ইত্যাদি উৎপাদন বন্ধ থাকলে সাধারণ ভোক্তারা সমস্যায় পড়বেন। পণ্যসামগ্রী সঠিকভাবে সরবরাহ ও বাজারজাত না হলে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাবে। এতে স্বল্প আয়ের মানুষ বিপদে পড়বেন। এফবিসিসিআইয়ের ২৩তম সভাপতি জসিম ....এফবিসিসিআইর সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। ছবি সংগৃহীতজসিম উদ্দিন বলেন রপ্তানি খাতের কারখানা বন্ধ থাকলে নির্ধারিত সময়ে পণ্য রপ্তানি করা সম্ভব হবে না। এতে রপ্তানির ক্রয়াদেশ বাতিলের আশঙ্কা তৈরি হবে। ঈদের ছুটিসহ প্রায় ১৮২০ দিন কারখানা বন্ধ থাকলে গ্রীষ্ম ও বড়দিন এবং আগামী শীতের বস্ত্র খাতের ক্রয়াদেশ হাতছাড়া হতে পারে। এক মাসের রপ্তানি শিডিউল বিঘ্নিত হলে পরবর্তী ছয় মাসের রপ্তানি শিডিউলে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। সেই সঙ্গে উৎপাদন বন্ধ থাকলে আমদানি করা কাঁচামাল অব্যবহৃত হয়ে নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। এতে আমদানিকারক ও উৎপাদক উভয়ই আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। এ ছাড়া ক্ষুদ্র ও ছোট কারখানা লম্বা সময় বন্ধ রাখা হলে উদ্যোক্তারা আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বেন। এমনকি কারখানাগুলো পুনরায় চালু করাও অসম্ভব হয়ে পড়বে বলে বলেন তিনি।করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে সর্বশেষ ১ জুলাই শুরু হওয়া কঠোর বিধিনিষেধে পোশাকসহ অন্যান্য শিল্পকারখানা চালু আছে। এরপর ঈদপূর্ববর্তী ব্যবসাবাণিজ্য পরিচালনা ও অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে ১৪ জুলাই মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই সকাল পর্যন্ত সব ধরনের বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়। তারপর আবার কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হবে। চলবে ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত। তবে এবার কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যে সব ধরনের শিল্পকারখানা বন্ধ থাকবে বলা হয়।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1118.csv b/Bangla_fin_news_articles/1118.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1dc47f5373a4d8aea79a15956d2cf19c4b18e132 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1118.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1118,অনলাইনে ১৬৬৫ কোটি টাকার পশু বিক্রি,2021-07-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে দুই সপ্তাহে অনলাইনে এক হাজার ৬৬৫ কোটি ৫ লাখ ১ হাজার ৬৭২ টাকার পশু বিক্রি হয়েছে। গত ২ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত ২ লাখ ৩৮ হাজার ৬৮টি পশু বেচাকেনা হয়েছে। শুক্রবার এসব তথ্য জানিয়েছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর।প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর জানায় কোরবানির পশু কেনাবেচার জন্য বর্তমানে অনলাইন সংখ্যা ১ হাজার ৭৬৮টি। তার মধ্যে সরকারি উদ্যোগে পরিচালিত হচ্ছে ৬০২টি আর বেসরকারি উদ্যোগে ১ হাজার ১৬৬টি। এসব অনলাইন বাজারে ১৪ দিনে ১৫ লাখ ৯৩ হাজার ৬৯২টি কোরবানিযোগ্য পশুর তথ্য আপলোড করা হয়েছে।স্থায়ী পশুর হাটে ১৫ থেকে ২০ জুলাই পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে পশুহাট চালু রাখার সুপারিশ করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। ....১৫ জুলাই ১ লাখ ৩৮ হাজার ৩২টি কোরবানির পশু তথ্য অনলাইনে আপলোড করা হয়েছে। ওই দিন বিক্রি হয়েছে ২৪ হাজার ৭৫টি পশু। ১৫৩ কোটি ২৭ লাখ ৫ হাজার ৮৫০ টাকা মূল্যে পশুগুলো বিক্রি হয়েছে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পরিচালক সম্প্রসারণ দেবাশীষ দাশ গণমাধ্যমকে বলেন গত বছর প্রথম অনলাইনে কোরবানির পশু বিক্রি শুরু হয়েছিল। ওই বছর অনলাইনে ৮৭ হাজার পশু বিক্রি হয়েছিল।এ বছর এখন পর্যন্ত অনলাইনে যে পরিমাণ কোরবানির পশু বিক্রি হয়েছে তার থেকে বেশি প্রত্যাশা ছিল বলে জানান তিনি।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1119.csv b/Bangla_fin_news_articles/1119.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f1fabcfc432268f259aec32331d2f2a7876c28d5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1119.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1119,অনলাইন পশুর হাটে বিডিস্টলের ফ্রি সার্ভিস,2021-07-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাভাইরাসের এই সময়ে মানুষকে সুস্থ ও নিরাপদ রাখার উদ্দেশ্যে অনলাইনে আয়োজন করা হয়েছে ডিজিটাল পশুর হাট। ঈদকে কেন্দ্র করে বিডিস্টল.কম হাতে নিয়েছে অনলাইন ডিজিটাল পশুর হাটের পদক্ষেপ।বিডিস্টল থেকে গেরস্থ কিংবা খামারি যে কেউ পছন্দমত কোরবানির পশু ক্রয় ও বিক্রয় করতে পারবে সম্পূর্ণ ফ্রিতে। বিডিস্টলের এই সুবিধা গ্রহণ করতে পারবে বাংলাদেশের গ্রামের ও শহরের সব ধরনের ক্রেতাবিক্রেতারা। পশুর অরিজিনাল ছবি নীট ওজন ও সুলভ মূল্যের নিশ্চয়তা দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। বিডিস্টল জানায় অনলাইন পশুর হাট দেশের মানুষকে করোনা সংক্রামণের হাত থেকে বাঁচাতেই তাদেরএ উদ্যোগ।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1120.csv b/Bangla_fin_news_articles/1120.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0c64c0efe80b82ef23dcdf4f7e00cb7b8010bccd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1120.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1120,মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দরে ২য় জেটিতে ভিড়েছে ১ম জাহাজ,2021-07-15,চট্টগ্রাম অফিস,কক্সবাজারের মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের অধীনে নবনির্মিত দ্বিতীয় জেটিতে জাহাজ ভিড়েছে। জেটি চালু হওয়ার মধ্য দিয়ে মাতারবাড়ীতে একসাথে দুটি জাহাজ ভেড়ানোর সুযোগ তৈরি হলো। এতে করে আগের চেয়ে বেশি পণ্য উঠানামা করা সম্ভব হবে বলে বন্দর ব্যবহারকারীরা আশা করছেন।বৃহস্পতিবার ১৫ জুলাই হরাইজন ৯ নামে পানামার পতাকাবাহী ১২০ মিটার দীর্ঘ এবং ৯ মিটার গভীরতাসম্পন্ন জাহাজটি জেটিতে ভেড়ে।চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম শাহজাহান বলেন মাতারবাড়ীতে দ্বিতীয় জেটি চালু হওয়ায় বাংলাদেশের উন্নয়নের চাকা আরো সচল হবে এবং সাথে সাথে বন্দরের সক্ষমতা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাবে। . ........জানা গেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের বর্ধিত বন্দরসীমার অংশ হিসাবে মাতারবাড়ীতে ইতোমধ্যে গড়ে উঠেছে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে বিভিন্ন প্রকল্প যার অন্যতম হচ্ছে কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প। এতদিন এই কেন্দ্রের মাত্র একটি জেটি ছিল। ২০২০ সালের ২৯ ডিসেম্বর মাতারবাড়ি চ্যানেল দিয়ে প্রথমবারের মত বাণিজ্যিক জাহাজ প্রবেশ করে। এর মধ্য দিয়েই আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে মাতারবাড়ী চ্যানেল। মূলত মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য নির্মিত হেভি লিফট বা ভারী কার্গো নামানোর জন্য এই জেটি ব্যবহৃত হচ্ছিল। এরপর জুন পর্যন্ত গত ছয় মাসে ১৭টি বাণিজ্যিক জাহাজ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণসামগ্রী নিয়ে জেটিতে ভেড়ে। চট্টগ্রাম বন্দরের মাতারবাড়ী জেটিতে জাহাজ ভেড়ানোর সমন্বয়কারী ও প্রকল্প ব্যবস্থাপক ক্যাপ্টেন মো. আতাউল হাকিম সিদ্দিকী বলেন এখন থেকে আমরা একসাথে দুটি জাহাজ জেটিতে ভিড়াতে পারবো যার মাধ্যমে বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। শনিবার প্রথম জেটিতে আরো একটি জাহাজ ভিড়বে। ডিসেম্বর নাগাদ অপেক্ষমান না রেখেই সরাসরি আরো বেশি পণ্যবাহী জাহাজ ভিড়ানো যাবে।উল্লেখ্য কক্সবাজারের মাতারবাড়ীতে দেশের প্রথম গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মিত হবে ২০২৫ সালে। বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জাহাজ ভিড়বে এই জেটিতে। কিন্তু তার আগেই জেটিতে প্রবেশের জন্য প্রস্তুত হয়েছে আড়াইশ মিটার প্রস্থ ১৬ মিটার গভীরতা এবং ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ চ্যানেল। এই চ্যানেল বা প্রবেশপথ দিয়েই বঙ্গোপসাগর থেকে জাহাজ বন্দর জেটিতে প্রবেশ করবে। গভীর সাগর থেকে জাহাজগুলো চ্যানেল দিয়ে জেটিতে প্রবেশের জন্য বসানো হয়েছে পথ নির্দেশক ছয়টি বয়া। জাহাজ প্রবেশের চ্যানেলের একপাশে নির্মিত হচ্ছে তিনটি জেটি যেগুলো ব্যবহৃত হবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ সামগ্রী উঠানামার কাজে। আর আশেপাশেই গড়ে উঠবে মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1121.csv b/Bangla_fin_news_articles/1121.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..57f0bbf4a1fac1dfa411db8f2a17f32011d58a7f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1121.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1121,কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ,2021-07-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কোরবানির পশুর কাঁচা চামড়ার দাম নির্ধারণ করল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে নির্ধারিত দর গত বছরের চেয়ে বেশি। বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত চামড়ার দাম নির্ধারণ নিয়ে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।এ বছর রাজধানীর জন্য লবণযুক্ত কাঁচা চামড়ার দাম গরুর প্রতি বর্গফুট ৪০ থেকে ৪৫ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ৩৩ থেকে ৩৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতি বর্গফুট খাসির চামড়া ১৫ থেকে ১৭ টাকা বকরির চামড়া ১২ থেকে ১৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।তবে বৈঠকের শুরুতে বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষ এ বছর ঢাকার জন্য লবণযুক্ত কাঁচা চামড়ার দাম গরুর প্রতি বর্গফুট ৫০ থেকে ৫৫ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা নির্ধারণ করার প্রস্তাব করেন। এ ছাড়া প্রতি বর্গফুট খাসির চামড়া ২০ থেকে ২২ টাকা বকরির চামড়া ১৫ থেকে ১৭ টাকার প্রস্তাব করা হয়। . ........বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। ফাইল ছবিতবে এই দাম নিয়ে দ্বিমত প্রকাশ করেন বৈঠকে উপস্থিত থাকা চামড়ামালিকেরা। তারা গত বছরে যে দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল তার চেয়ে ৫ টাকা দাম বাড়ানোর দাবি করেন।পরে বৈঠকের শেষ দিকে অনেক আলোচনার পর ব্যবসায়ীদের দাবির মুখে গত বছরের চেয়ে গরুর চামড়ার দাম প্রতি বর্গফুট ৫ টাকা বাড়িয়ে ও খাসির চামড়ার দাম ২ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ঘোষণা করেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। বৈঠকে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতেই আমরা চামড়ার এ দাম নির্ধারণ করেছি।গত বছর ঢাকায় জন্য লবণযুক্ত কাঁচা চামড়ার দাম গরুর ক্ষেত্রে ছিল প্রতি বর্গফুট ৩৫ থেকে ৪০ টাকা। আর ঢাকার বাইরে ছিল ২৮ থেকে ৩২ টাকা।সভায় শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিটিএ সভাপতি শাহীন আহমেদসহ ব্যবসায়ী নেতারা বক্তব্য দেন।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1122.csv b/Bangla_fin_news_articles/1122.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3a57a1af3b1ce7e132c504cef6c83d50f7066597 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1122.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1122,দেশের সর্বাধিক করোনা আক্রান্ত জেলায় বিসিআইর চিকিৎসা সরঞ্জাম প্রদান,2021-07-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের সর্বাধিক আক্রান্ত খুলনা যশোর রংপুর এবং ফরিদপুর জেলা এবং এফবিসিসিআই প্রতিনিধিকে করোনা মহামারিমোকাবেলায় জরুরি চিকিৎসা সরঞ্জাম প্রদান করেছে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ বিসিআই।বুধবার ১৪ জুলাই বিসিআই বোর্ডরুমে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে উক্ত জেলা প্রতিনিধিদের হাতে ১১৫ টি অক্সিজেন সিলিন্ডার ফুল সেট ৩টি হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা ও ৫টি বাইপ্যাপ মেশিন ৭০০টি এনআরবি মাস্ক এবং ১০টি বাইপ্যাপ মাস্ক প্রদান করা হয়।এসময় বিসিআই ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রীতি চক্রবর্তী বলেন বিসিআই সমগ্র বাংলাদেশ ব্যাপী সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতের সর্বপ্রকার শিল্পের প্রতিনিধিত্বকারী একক এবং একমাত্র জাতীয় শিল্প চেম্বার। বিসিআই দেশের শিল্প উদ্যোক্তা উন্নয়নে এবং স্থানীয় সকল শিল্পের সর্বপ্রকার প্রতিবন্ধকতা নিরসনে নীতি সহায়তা প্রদান করে আসছে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিসিআই স্কিল ডেভেলপমেন্ট এর দিকে বেশি গুরুত্ব প্রদান করছে।তিনি বলেন বর্তমানে অব্যাহত করোনায় রোগী শনাক্তের ঊর্ধ্বগতিতে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারী স্বাস্থ্যখাত এবং বিসিআই এই পরিস্থিতিকে সর্বোচ্চ বিবেচনায় রাখছে। বিগত কয়েকদিনে দৈনিক শনাক্ত এবং মৃত্যুর হার আশংকাজনকভাবে বাড়ছে। করোনায় রোগী শনাক্তের উর্ধ্বগতির কারণে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অক্সিজেন ও জরুরি চিকিৎসা সরঞ্জামের চাহিদা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিসিআই করোনা মহামারীতে সরকারের পাশাপাশি দেশের জনগনের পাশে দাঁড়ানোর এই ক্ষুদ্র প্রয়াস গ্রহণ করেছে। আমরা বিশ্বাস করি দেশের সকল ব্যবসায়ী মহল তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা সম্প্রসারন করবে।তিনি আরো বলেন করোনা চিকিৎসা ব্যয়বহুল শুধু সরকারি হাসপাতাল সমূহে বর্তমান রোগী শনাক্তের ঊর্ধ্বগতিতে এই রোগের চিকিৎসার ভার সামলানো প্রায় অসম্ভব। দেশের দরিদ্র মানুষের চিকিৎসায় বেসরকারি হাসপাতাল সমূহে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি। এরই ধারাবাহিকতায় আমি আমাদের পরিচালনাধীন ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সাধারণ শয্যায় ২জন কোভিড১৯ আক্রান্ত দরিদ্র রোগীর জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদানের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করছি এবং অন্যান্য বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছেও অনুরোধ করবো তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে দরিদ্র রোগীর সেবায় এগিয়ে আসে।বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবেলায় দেশের সকল জনগনকে সরকার ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার অনুরোধ জানাচ্ছি। সচেতন হোন নিজে সুস্থ থাকুন পরিবার ও দেশকে সুস্থ রাখুন। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাদের সামান্য অসাবধানতায় জীবন মৃত্যুর তফাৎ ঘটায়। তাই আসুন প্রত্যেকে নিজ নিজ জায়গা থেকে সতর্ক হই বাসায় থাকি এবং অতি জরুরি প্রয়োজনে বের হলে অবশ্যই যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1123.csv b/Bangla_fin_news_articles/1123.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dd73d99053d6dd8a888dc7bb9d57fc4797f79331 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1123.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1123,বাংলাদেশে আসছে আরবের অ্যাড নেটওয়ার্ক ‘অ্যাড বিলিভ’,2021-07-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের বিজ্ঞাপনদাতা এবং অনলাইন পাবলিশারদের জন্য প্রথমবারের মত আসছে সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক অ্যাড নেটওয়ার্ক অ্যাড বিলিভ। আগামী আগস্টের শুরুর দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রযুক্তি নির্ভর বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করবে।গত শনিবার পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে বাংলাদেশে অ্যাড নেটওয়ার্কের ধারণা বেশ পুরোনো হলেও অ্যাড বিলিভ নিয়ে আসছে নতুন কিছু। প্রথমেই স্বচ্ছতা আর সত্যিকারের বিজ্ঞাপনের ভিউবিলিটি নিয়ে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন কোম্পানিটির কর্মকর্তারা। পাশাপাশি বিজ্ঞাপনে সৃজনশীল ও নিত্য নতুনের ছোঁয়া আনতে চান তারা।বাংলাদেশসহ বিশ্বের অন্য বাংলা ভাষাভাষীদের কাছেও তারা ছড়িয়ে দিতে চান বিজ্ঞাপনের এ নতুন ধারা। ব্র্যান্ড এবং পাবলিশারদের মধ্যে সেতু বন্ধনে অ্যাড বিলিভ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করছে প্রতিষ্ঠানটি।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1124.csv b/Bangla_fin_news_articles/1124.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..60aeb96f726910bc517205324864db306608eca7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1124.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1124,বোর্ডবাজারে লাবিব গ্রুপের সেলস সেন্টার উদ্বোধন,2021-07-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,লাবিব গ্রুপের কৃষিপণ্য ব্যবসায়ের ক্রমবর্ধমান উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান কৃষি খামার আলমগীর রেঞ্চ লিমিটেডের বোর্ডবাজার সেলস সেন্টার উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার ১৪ জুলাই বিকেলে ওই সেন্টার উদ্বোধন করা হয়।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের সম্মানিত মেয়র আলহাজ অ্যাডভোকেট মোহাম্মাদ জাহাঙ্গীর আলম। এছাড়া এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আলমগীর র্যাঞ্চের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও লাবিব গ্রুপের সম্মানিত চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন আলমগীর সিআইপিসহ বোর্ডবাজার ও গাজীপুর এলাকার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা।উল্লেখ্য আলমগীর র্যাঞ্চ লিমিটেড বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ লাবিব গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। আসন্ন ঈদুল আজহা অর্থাৎ কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে গ্রহকদের কাছে সুস্থ সবল ও উন্নত জাতের গরু সরবরাহ করার লক্ষ্যে এই সেলস্ সেন্টারের উদ্বোধন করা হয়।ইতোমধ্যেই গবাদিপশুর বিশ্বস্ত ফার্ম আলমগীর র্যাঞ্চ সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে সঠিক যত্ন ও পরিচর্যার মাধ্যমে তাদের ক্রেতাদের কাছে সুস্থ সুন্দর ও সবল গরু সরবরাহের জন্য দেশজুড়ে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছে। আলমগীর র্যাঞ্চ তাদের গরুগুলোকে প্রাকৃতিকভাবে অর্থাৎ ভেজালমুক্ত পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাবার খাওয়ানোর মাধ্যমে লালনপালন করে থাকে। এছাড়াও তারা গরুর খাবার সরবরাহের সময় সব ধরনের কৃত্রিম খাবার অনিরাপদ ওষুধ স্টেরয়েড কিংবা হরমন ব্যবহার থেকে বিরত থাকে। গরুর র্সাবক্ষণিক যত্নের জন্য তারা দক্ষ খামারি ও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের তত্বাবধানে অত্যন্ত পরিষ্কারপরিচ্ছন্ন পরিবেশে পালিত সুস্থ সুন্দর ও সবল গরু সরবরাহ করে যা ক্রেতা ও ভোক্তাদের জন্য হালাল ও সাস্থ্যকর মাংস নিশ্চিত করে।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1125.csv b/Bangla_fin_news_articles/1125.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1c7431dad725b13d3c966653f99fde3e6c3ab5c4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1125.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1125,ঈদে ছাড়া হবে ৩০ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট,2021-07-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট বাজারে ছাড়ার প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।বুধবার ১৪ জুলাই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র এসব তথ্য জানিয়েছে। ২ ৫ ১০ ২০ ৫০ ১০০ ২০০ ৫০০ এবং ১০০০ টাকার সব নোটই ছাপানো আছে। মূলত ঈদে কেনাকাটায় গ্রাহকদের বাড়তি চাহিদার কথা মাথায় রেখে এসব নোট বাজারে ছাড়া হবে। এসময় বাড়বে নগদ টাকার লেনদেন। বিষয়টি মাথায় রেখে নতুন নোট ছাড়া হচ্ছে। . ........কোরবানিতে পশু কেনাবেচায় বড় অংকের লেনদেন বেশি হয়। তাই এবার ১০০ ২০০ ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট বেশি ছাড়া হচ্ছে। পাশাপাশি আগের মতোই সমপরিমাণ পুরাতন নোট বাজার থেকে অপসারণ করা হবে। ৩০ হাজার কোটি টাকার বেশি নতুন নোট সরবরাহ করতে প্রস্তুতি রয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। চাহিদা অনুযায়ী নতুন নোট সরবারহ সম্ভব বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। . ........বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও ভারপ্রাপ্ত মুখপাত্র একেএম মহিউদ্দিন আজাদ সংবাদমাধ্যমকে বলেন প্রতি বছরই চাহিদাসরবরাহ নীতি অনুসরণ করে সারা বছর বাজারে নতুন নোট সরবরাহ করা হয়ে থাকে।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1126.csv b/Bangla_fin_news_articles/1126.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c6aa8c780753ebf79dd134864d858061c9fcbda6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1126.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1126,ঈদের আগে স্বাভাবিক লেনদেনে ফিরছে ব্যাংক,2021-07-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কোরবানি ঈদ ও পশুর হাট বিবেচনায় নিয়ে চলমান শাটডাউন শিথিল করা নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের পর লেনদেনের স্বাভাবিক সময়ে ফিরছে ব্যাংক। ঈদের আগে তিন দিন লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।এ বিষয়ে গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের অফ সাইট সুপারভিশন বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে সব তপশিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠানো হয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ১৫ থেকে ২২ জুলাই লকডাউন শিথিল করায় ঈদের আগে ১৫ ১৮ ও ১৯ জুলাই ব্যাংক লেনদেন ১০টা থেকে ৪টা পর্যন্ত। আর খোলা থাকবে ৬টা পর্যন্ত। ১ জুলাই থেকে শাটডাউন শুরু হওয়ার পর ব্যাংকে লেনদেন চলে সকাল ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত। পরে বিধিনিষেধ আরো এক সপ্তাহ বাড়লে ব্যাংকের লেনদেনের সময়সীমা এক ঘণ্টা বাড়িয়ে আড়াইটা পর্যন্ত করে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনে ঈদের পর বিধিনিষেধে ব্যাংক লেনদেনের বিষয়েও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যেখানে বলা হয় কোভিড১৯ সংক্রমণ পরিস্থিতি বিবেচনায় ২৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছাড়া বিধিনিষেধ চলাকালে সকাল ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত ব্যাংক লেনদেন চলবে। লেনদেন পরবর্তী আনুষাঙ্গিক কার্যক্রম চলবে বিকাল ৩টা পর্যন্ত।ব্যাংকের কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের স্ব স্ব অফিসে যাতায়াতের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। ব্যাংক কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের চলাচলের সময় স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত পরিচয়পত্র বহন করতে হবে। ব্যাংক লেনদেনের নতুন সময়সূচি ঘোষণা ....বিধিনিষেধ চলাকালে গ্রাহকদের হিসাবে নগদ বা চেকের মাধ্যমে অর্থ জমা ও উত্তোলন ডিমান্ড ড্রাফট বা পেঅর্ডার ইস্যু ও জমা গ্রহণ বৈদেশিক রেমিট্যান্সের অর্থ পরিশোধ সরকারের বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমের আওতায় প্রদত্ত ভাতা বা অনুদান বিতরণ একই ব্যাংকের খোলা রাখা বিভিন্ন শাখা ও একই শাখার বিভিন্ন হিসাবের মধ্যে অর্থ স্থানান্তর ট্রেজারি চালান গ্রহণ অনলাইন সুবিধা সম্বলিত ব্যাংকের সব গ্রাহকের এবং উক্ত সুবিধা বহির্ভূত ব্যাংকের খোলা রাখা শাখার গ্রাহকদের বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক চালু রাখা বিভিন্ন পেমেন্ট সিস্টেমস্ বা ক্লিয়ারিং ব্যবস্থার আওতাধীন অন্যান্য লেনদেন সুবিধা প্রদান এবং জরুরি বৈদেশিক লেনদেন সংক্রান্ত কার্যাবলী চালু থাকবে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন ও ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। এ সময়ে এটিএম বুথগুলোতে পর্যাপ্ত নোট সরবরাহসহ সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে বলে সার্কুলারে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সমুদ্র স্থল বা বিমান বন্দর এলাকায় পোর্ট ও কাস্টমস এলাকা অবস্থিত ব্যাংকের শাখা বা উপশাখা বা বুথসমূহ সার্বক্ষণিক খোলা থাকবে।এদিকে কর্মীদের বেতনবোনাস দেওয়ার সুবিধার্থে পোশাকশিল্প এলাকায় ১৭ জুলাই শনিবার ও ২০ জুলাই মঙ্গলবার ব্যাংকের শাখাগুলো খোলা থাকবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে পূর্ণদিবস নয় ব্যাংক খোলা থাকবে সীমিত পরিসরে। অর্থ্যাত্ ঐ দুই দিন সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে সকাল ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত লেনদেন চলবে। আর ব্যাংক খোলা থাকবে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1127.csv b/Bangla_fin_news_articles/1127.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1bf0330bdac40b22cc94672147e705807d449d86 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1127.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1127,মৃত্যুর পর পরিবারের পাওয়ার কথা ৫ লাখ টাকা পায় ২ লাখ,2021-07-14,সমীর কুমার দে,শিল্পকলকারখানায় কাজ করা শ্রমিকের জীবনের মূল্য এত কম সরকারি বিধান অনুযায়ী মৃত্যুর পর নিহত শ্রমিকের পরিবারের ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাওয়ার কথা। কিন্তু বাস্তবে তারা পান মাত্র ২ লাখ টাকা। বাকি ৩ লাখ টাকা কখনোই পান না। কেন এই ৩ লাখ টাকা তারা পান না জানতে চাইলে বাংলাদেশ জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম রনি বলেন শ্রম আইনে বলা আছে এক জন শ্রমিকের মৃত্যুর পর ইনসিওরেন্স কোম্পানি দেবে ২ লাখ সরকার দেবে ২ লাখ এবং মালিক দেবে ১ লাখ টাকা। সরকারি ২ লাখ টাকা নিহত শ্রমিকদের পরিবার পেয়ে থাকে। বাকি ৩ লাখ টাকা তারা পান না।ইনসিওরেন্সের বাধ্যবাধকতা থাকলেও অধিকাংশ কারখানা এটা করে না। ফলে ইনসিওরেন্সের টাকা শ্রমিকরা পান না। মালিকরাও তাদের যে ১ লাখ টাকা দেওয়ার কথা সেটাও দেন না। কোনো দুর্ঘটনার পর দুএক দিন আলোচনা হয় এরপর সবকিছু থেমে যায়। ফলে শ্রমিকদের অধিকারের বিষয়টি অগোচরেই থেকে যায়। বাংলাদেশে পোশাক কারখানাসহ বিভিন্ন শিল্পকারখানায় আগুনসহ যেসব ঘটনায় শ্রমিকরা মারা যান তাকে দুর্ঘটনা বলতে রাজি নন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের বিলসএর পরিচালক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ। কারখানা নির্মাণে কোনো শর্তই মানা হয়নি ....তিনি বলেন এসব ঘটনার অধিকাংশই হত্যাকাণ্ড ফৌজদারি অপরাধ। কারণ শ্রমিকরা যে পরিবেশে কাজ করেন এবং আগুন বা অন্য কোনো ঘটনায় যেভাবে মূল ফটকে তালা মারা থাকে তা শ্রম আইনবিরোধী। সেক্ষেত্রে শ্রমিকদের আসলে হত্যা করা হয়। এই অবহেলাজনিত হত্যার ঘটনা প্রমাণ করতে পারলে ক্ষতিপূরণের পরিমাণ আরো বেশি। কিন্তু কোনো মালিককে এখনো শাস্তি পেতে দেখা যায়নি।রূপগঞ্জের হাশেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজ কারখানায় আগুনে পুড়ে ৫২ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ফায়ার সার্ভিস ঐ প্রতিষ্ঠানে অবহেলার প্রমাণ পেয়েছে। ভবনটি তালাবদ্ধ ছিল। আগুন লাগার পরও তালা খোলা হয়নি। তারা ভবনে প্রয়োজনীয় অগ্নিনির্বাপণব্যবস্থাও খুঁজে পায়নি। ছিল না আগুনের জন্য বিকল্প সিঁড়ি। তাই এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে অবহেলাজনিত হত্যা মামলা দায়ের করেছে। মামলায় প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানসহ আট জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা এখন রিমান্ডে আছেন। অভিযোগ প্রমাণিত হলে অবহেলাজনিত হত্যার জন্য দণ্ডবিধির ৩০৪ ও ৩০৭ ধারায় তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি হবে ১০ বছর। যেখানে ৩০২ ধারায় হত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। কোনো কারখানায় জরুরি বিকল্প সিঁড়ি না থাকলে ফায়ার সার্ভিসের অনুমতি দেওয়ার কোনো বিধান নেই। তারপরেও হাশেম ফুডের এই ফ্যাক্টরিতে ছিল ফায়ার সার্ভিসের অনুমোদন পত্র। কীভাবে অনুমোদন পেয়েছে এই কারখানা এমন প্রশ্নের জবাবে ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক রূপগঞ্জ তানহারুল ইসলাম বলেন আমরা পর্যাপ্ত ফায়ার সেফটির বিষয়ে প্রতিটি কারখানাকে নোটিশ করে থাকি। এই কারখানা কর্তৃপক্ষকে অনেক বার নোটিশ করা হয়েছিল। পরিবেশ অধিদপ্তরের নারায়ণগঞ্জের উপপরিচালক মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ আলমামুন বলেছেন ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স পাওয়ার পরেই তাদের সনদ দিয়েছি।বাংলাদেশের শ্রম আইন অনুযায়ী যেসব কারখানায় কমপক্ষে ১০০ জন শ্রমিক আছেন সেখানে গ্রুপ বিমা থাকা বাধ্যতামূলক। তবে সব শ্রমিক এই বিমারা আওতায় আসেন না। এক জন শ্রমিক এখান থেকে সার্বোচ্চ ২ লাখ টাকা সুবিধা পান। কিন্তু ২০১৫ সালের পর অধিকাংশ শিল্পকারখানাই আর এই গ্রুপ বিমা করেনি বলে জানা গেছে। ফলে বিমার এই ক্ষতিপূরণের টাকা কখনোই পান না শ্রমিকরা। এগুলো কেউ দেখেও না। গেটে তালা দেওয়া থাকায় দগ্ধ হয়ে ফ্লোরেই শ্রমিকদের মৃত্যু হয় ....২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর আশুলিয়ায় তাজরীন ফ্যাশনসে ভয়াবহ আগুনে ১১২ জন গার্মেন্টস শ্রমিক মারা যান। ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ধসে মারা যান ১ হাজার ১৭৫ জন শ্রমিক। এর মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেক দুর্ঘটনায় শ্রমিকরা প্রাণ হারিয়েছেন। সর্বশেষ রূপগঞ্জে মারা গেলেন ৫২ জন শ্রমিক। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের হিসাবে বড় দুটি দুর্ঘটনার বাইরে ২০০৫ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শ্রমিক শিল্পকারখানার দুর্ঘটনায় মারা গেছেন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1128.csv b/Bangla_fin_news_articles/1128.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a585a16164eb5c1868722a4e6ea566321995ed2a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1128.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1128,ব্যাংক লেনদেনের নতুন সময়সূচি ঘোষণা,2021-07-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কোরবানির ঈদের আগের তিনদিন ব্যাংকে লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। অন্য কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। তবে ঈদের পর বিধিনিষেধের মধ্যে ব্যাংক লেনদেন হবে সকাল ১০টা হতে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত।মঙ্গলবার ১৩ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধকল্পে সরকার কর্তৃক আরোপিত বিধিনিষেধের মধ্যে ব্যাংকিং কার্যক্রম প্রসঙ্গে নতুন এ নির্দেশনা জারি করেছে। সার্কুলারে জানানো হয় ঈদের আগে তৈরি পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের রপ্তানি বিল বিক্রি এবং পোশাক কারখানায় কর্মরত শ্রমিককর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতনবোনাস ও অন্যান্য ভাতা পরিশোধের সুবিধার্থে ঢাকা মহানগরী আশুলিয়া টঙ্গী গাজীপুর সাভার ভালুকা নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে অবস্থিত তফসিলি ব্যাংকের তৈরি পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্ট শাখাসমূহে ১৭ ও ২০ জুলাই সকাল ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত লেনদেন চলবে। লেনদেন পরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম চলবে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। এক্ষেত্রে ওইসব শাখায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে নিশ্চিত করতে বলা হয়। ....এতে বলা হয় কোভিড১৯ সংক্রমণ পরিস্থিতি বিবেচনায় ২৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছাড়া বিধিনিষেধ চলাকালে সকাল ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত ব্যাংক লেনদেন চলবে। লেনদেন পরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম চলবে বিকেল ৩টা পর্যন্ত।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1129.csv b/Bangla_fin_news_articles/1129.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4d9bd1d2884c8bdd7a235aed22a641b3c5285a3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1129.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1129,দীর্ঘদিন বন্ধ থাকবে পোশাক কারখানা,2021-07-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশে করোনার প্রকোপ না কমলেও ঈদকে সামনে রেখে দেশে চলমান কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছে। তবে ঈদের পরপরই শুরু হচ্ছে সর্বাত্মক লকডাউন। এ সময় সরকারিবেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি পোশাক কারখানা শিল্প প্রতিষ্ঠানও বন্ধ থাকবে।মঙ্গলবার ১৩ জুলাই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। যদিও এতোদিন সব লকডাউনে গার্মেন্ট ও শিল্পকারখানা খোলা ছিল। নতুন প্রজ্ঞাপনে ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত এগুলো বন্ধ রাখা নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ঈদপূর্ববর্তী ব্যবসাবাণিজ্য পরিচালনা দেশের আর্থসামাজিক অবস্থা এবং অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে ১৪ জুলাই অর্থাৎ কাল বুধবার মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই সকাল ছয়টা পর্যন্ত সব ধরনের বিধিনিষেধ শিথিল করা হলো। এরপর থেকেই অর্থাৎ ২৩ জুলাই সকাল ছয়টায় আবার কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হবে। চলবে ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত। ঈদের পর শুরু হওয়া এই কঠোর বিধিনিষেধে পোশাক কারখানাসহ সব ধরনের শিল্পকারখানা বন্ধ থাকবে। ....গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। প্রথম মৃত্যু হয় ১৮ মার্চ। ওই মাসের শেষ দিকে সরকার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে। তখন অনেক কারখানা বন্ধ করলেও কিছু খোলা ছিল। ....করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় গত ১ জুলাই সকাল ৬টা থেকে শুরু হয় সাত দিনের সর্বাত্মক লকডাউন। এই বিধিনিষেধ ছিল ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত। পরে বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও ৭ দিন অর্থাৎ ১৪ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত বাড়ানো হয়।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1130.csv b/Bangla_fin_news_articles/1130.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d9d18656b21e2b240811720ac384eff50fbe26be --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1130.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1130,চেয়ারম্যান খাতা নিয়ে বসেন এমডির ইন্টারভিউয়ের খরচ ৪২ লাখ টাকা,2021-07-13,জামাল উদ্দীন,ব্যাংকিং খাতে পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের দ্বন্দ্ব পুরনো। তাই বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকে পৃথক কিছু স্বাধীনতা দেওয়া হয়। নিষেধ রয়েছে দৈনন্দিন কাজে পরিচালনা পর্ষদের হস্তক্ষেপ করা যাবে না। বাস্তবে কি তাই হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সূত্রগুলো বলেছে একেক ব্যাংক একেক স্টাইলে চলছে। কোনো কোনো ব্যাংক রয়েছে যেখানে সিস্টেম করে একই ব্যক্তি দীর্ঘদিন চেয়ারম্যান পদে রয়ে যাচ্ছেন। কোনো কোনো ব্যাংকে চেয়ারম্যান রোজ এসে খাতা খুলে বসেন। ব্যবস্থাপনা পরিচালককে এমডি ডাকেন। কাকে ঋণ দিতে হবে কাকে দেওয়া যাবে নাসেই নির্দেশনা দেন। তার খাতার তালিকার ব্যত্যয় ঘটলেই এমডি সাহেবের আর নিস্তার নেই। কোনো কোনো ব্যাংকে উদ্যোক্তা বা চেয়ারম্যানকে টাকা পাইয়ে না দিলে ঐ এমডির চাকরিও থাকে না। প্রথম প্রজন্মের একটি বেসরকারি ব্যাংকের এক এমডিকে পদত্যাগ করতে হয়েছিল। কারণ তিনি উদ্যোক্তার ছেলেকে সন্তুষ্ট করতে পারেননি।কোনো কোনো ব্যাংক রয়েছে যেখানে এমডিদের চেয়ারম্যান বা উদ্যোক্তাদের চাহিদামতো টাকা দিতে হয়। এই টাকা এমডিকে জোগাড় করতে হয় গ্রাহকদের কাছ থেকে। কোনো গ্রাহকের নামে ঋণ হিসাব চালু করে তার পুরোটা কিংবা অংশ বিশেষ দিয়ে দিতে হয়। বেশ কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংকের কয়েক জন গ্রাহক এখন ঐ ঋণ হিসাবের সুদ দণ্ডসুদে জর্জরিত। আর পরিচালকদের বেনামি ঋণ তো আছেই। ....জনগণের আমানতের টাকায় ব্যাংক চললেও উদ্যোক্তারা নিজেদেরই ব্যাংকের মালিক ভাবেন। চেয়ারম্যান পরিচালকরা ব্যাংকের গাড়ি ব্যবহারসহ নানান সুবিধা নেন। ঋণ পাইয়ে দেওয়ার তদবির তো আছেই। সরকারি ব্যাংকেও কোনো কোনো পরিচালক একদুই মেয়াদে পরিচালক থাকার সুবাদে আখের গুছিয়েছেন বলেও গুঞ্জন রয়েছে।অপরদিকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা এমডিদেরও দাপট রয়েছে। সরকারি ব্যাংকের এমডি হলে তিনি প্রভাবশালীদের অনুগত হন। সরকারি ব্যাংকের এমন এমডিও রয়েছে যিনি তার ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে দ্বিতীয় মেয়াদে চেয়ারম্যান নিযুক্তি নিশ্চিত করেছেন। দুদকের চলমান মামলাও কোনো এক সরকারি ব্যাংকের এমডির পুনঃনিয়োগে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীর বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কিছু অনিয়মের অভিযোগ থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংক তার মেয়াদ বৃদ্ধির বিষয়ে আপত্তি জানায়। কিন্তু তাদের আপত্তিকে উপেক্ষা করে অর্থ মন্ত্রণালয় কর্তৃক তাকে পুনঃনিয়োগ দেওয়া হয়। পরে বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদন দিতে বাধ্য হয়। অপর একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের একটি শাখার এক জন মহাব্যবস্থাপকের বিরুদ্ধে বহুল আলোচিত একটি ব্যাংক কেলেঙ্কারিতে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ সত্ত্বেও তাকে পদোন্নতি দিয়ে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে উক্ত ব্যাংকে নিয়োগ দেওয়া হয়। অনেক ক্ষেত্রে বৃহৎ ঋণখেলাপি এবং প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের যোগসাজশে কিংবা অর্থ মন্ত্রণালয়ের কোনো কোনো কর্মকর্তার তদবিরের মাধ্যমে বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী নিয়োগ দেওয়ার ঘটনাও রয়েছে। বেসরকারি ব্যাংকেও প্রভাবশালী এমডি রয়েছেন। এক ব্যাংকের এমডি বিদেশি একটি ম্যাগাজিনে সাক্ষাত্কার ছাপানো বাবদ খরচ করেছেন ৪২ লাখ টাকা। দক্ষতার সাফাই গাইতে কেউ কেউ এ ধরনের কৌশলের আশ্রয় নিয়ে থাকেন।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র বলেছে চারদিকে প্রভাবের কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকও কোনো কোনো ক্ষেত্রে নির্দেশিত হওয়ার আগ পর্যন্ত পদক্ষেপ নিতে পারছে না। অন্যদিকে পেশাদারিত্বের বিষয়টিও এখন গৌণ হয়ে গেছে। এমডি পদে আসীন হতে অনেকেই এখন লবিং মুচলেকা দিচ্ছেন। এমন ব্যাংকও রয়েছে যেখানে বাংলাদেশ ব্যাংক এমডি পদে নারাজি দিলেও একই ব্যক্তিকে এমডি করার জন্য বারবার নাম পাঠানো হয়েছে। এ অবস্থায় ব্যাংকিং খাতে নিবিড় তদারকি জোরদার করার বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই সূত্র। একটি বেসরকারি ব্যাংকের সাবেক এক ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি বলেন মূলত সুশাসনের অভাবে ব্যাংকিং খাতে নানা সমস্যা তৈরি হচ্ছে। ম্যানেজমেন্ট লেভেল ও পরিচালনা পর্ষদের মধ্যে সম্মিলন হচ্ছে না। এখনকার সময়ে ব্যাংকিং হয়ে গেছে ব্যবসায়ীবান্ধব। অথচ হওয়া উচিত ছিল ব্যবসাবান্ধব। এখন বাতাস যেদিকে যায় ব্যাংকের এমডিরা সেদিকে দৌড়ায়। একটা বিষয় খেয়াল করলে দেখা যাবে যে ব্যাংকের বোর্ডগুলোতে একক কোনো ব্যক্তি গ্রুপ বা পরিবার শক্তিশালী হয়ে গেছে। ব্যাংকের এমডিরা ঐ ব্যক্তি বা গ্রুপের কথামতোই কাজ করেন। সম্প্রতি ব্যাংক কোম্পানি আইন সুশাসন নষ্ট করার জন্য বড় ভূমিকা রেখেছে বলেও তিনি মনে করেন। তিনি বলেন এক পরিবার থেকে চার জন সদস্য থাকলে স্বাভাবিকভাবে তারা তো প্রভাবশালী হবেনই। তো ঐ প্রভাবশালী গ্রুপের বিপক্ষে এমডিরা যেতে চান না।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1131.csv b/Bangla_fin_news_articles/1131.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7210859c170da8c607b48aeb64c19dea010d482a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1131.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1131,রপ্তানি কনটেইনার সংকট নিরসনে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্যোগ,2021-07-13,চট্টগ্রাম অফিস,রপ্তানি কনটেইনার সংকট নিরসনের মাধ্যমে আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম গতিশীল করতে কতিপয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। গতকাল সোমবার বন্দরের এক জরুরি সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।এসব সিদ্ধান্তের মধ্যে রয়েছে কলম্বোগামী ফিডার ভেসেলগুলোকে অগ্রাধিকারভাবে বার্থিং দেওয়া। মার্স্কলাইন প্রতি মাসে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ১২টি জাহাজ চট্টগ্রাম সিঙ্গাপুর রুটে পরিচালনা করছে তারা প্রিন্সিপালের সাথে সমন্বয় করে প্রতি মাসে ন্যূনতম তিনটি ফিডারকে চট্টগ্রামসিঙ্গাপুরের পরিবর্তে চট্টগ্রামকলম্বো রুটে পরিচালনার উদ্যোগ নেবে। কলম্বোগামী শতভাগ এক্সপোর্ট লোডার থাকলে এসব জাহাজকে চট্টগ্রাম বন্দরে অগ্রাধিকার বার্থিং দেওয়া হবে। কঠোর বিধিনিষেধেও সচল চট্টগ্রাম বন্দর ....বৈঠকে আরও সিদ্ধান্ত হয় নতুন কোনো ফিডার অপারেটর বা বর্তমান ফিডার অপারেটরগণও চট্টগ্রামকলম্বো রুটে নতুন ফিডার জাহাজ পরিচালনায় আগ্রহী হলে তা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে অনুমোদন করা হবে। বিজিএমইএ অনতিবিলম্বে বায়ার্স ফোরামের সঙ্গে সভা করবে। বায়ারগণ তাদের নমিনেশন কেবলমাত্র একটি লাইন ফরোয়ার্ডারকে দিয়ে তা স্প্লিট করে দেবে। এতে একচেটিয়াত্ব পরিহার করা সম্ভব হবে। অফডক বাছাইয়ের ক্ষেত্রেও বিজিএমইএ অনতিবিলম্বে বায়ার্স ফোরামের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে কোনো বিশেষ অফডককে নমিনেশন না দিয়ে সব অফডককে স্প্লিট করে নমিনেশন দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এতে অফডকের ওপর এককভাবে চাপ পড়বে না। বিভিন্ন ক্যারিয়ারের সঙ্গে চালু থাকা কমন ক্যারিয়ার অ্যাগ্রিমেন্ট এবং মেইনলাইন অপারেটরগণের নিজেদের মধ্যে চালু থাকা ডিরেক্ট ইনটারচেঞ্জ পদ্ধতি ক্যারিয়ার এবং এমএলওগণ সমন্বয়ের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ ব্যবহার করবেন যাতে রপ্তানিপণ্য শিপমেন্ট দ্রুততর হয়। অফডক থেকে খালি কনটেইনার চট্টগ্রাম বন্দর অভ্যন্তরে এনে দ্রুত খালি হিসেবে জাহাজে শিপমেন্টের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এতে অফডকসমূহের রপ্তানি কনটেইনার সংরক্ষণে স্পেস সৃষ্টি হবে। পাশাপাশি চট্টগ্রাম বন্দও থেকে খালি কনটেইনার শিপমেন্ট অব্যাহত রেখে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার সংরক্ষণের জন্য জায়গা খালি করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1132.csv b/Bangla_fin_news_articles/1132.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d9537ef00f49e7dbd8761bfe55aff3aa1582df26 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1132.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1132,গরু কিনলেই পাচ্ছেন শাইনেক্স ফ্লোর ক্লিনার ফ্রি,2021-07-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাভাইরাসের এই সময়ে মানুষকে সুস্থ ও নিরাপদ রাখার উদ্দেশ্যে দারাজ অনলাইন কোরবানির হাট ক্যাম্পেইনে যুক্ত হলো এসিআই এর শাইনেক্স ফ্লোর ক্লিনার।নতুন এই ক্যাম্পেইনে দারাজ অনলাইন হাট থেকে কোনো ক্রেতা এই কুরবানির ঈদে গরু কিনলেই সাথে পাচ্ছেন ফ্রি শাইনেক্স অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ফ্লোর ক্লিনার।শাইনেক্স ফ্লোর ক্লিনার এর এই অফারটি পেতে ক্লিক করুন এখানে ...শাইনেক্স ফ্লোর ক্লিনার মেঝেকে রাখে ঝকঝকে ও ধ্বংস করে ৯৯.৯ জীবাণু। এর মনমাতানো সৌরভ দূর করে মেঝেতে থাকা দুর্গন্ধ।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1133.csv b/Bangla_fin_news_articles/1133.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b906ef982b9d92f7b26c629b564cac26675af993 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1133.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1133,২ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব কমেছে মোংলা কাস্টম হাউজে,2021-07-11,মোংলা বাগেরহাট সংবাদদাতা,করোনার প্রাদুর্ভাবের কারণে সদ্য বিদায়ি অর্থবছরে লাভের মুখ দেখেনি মোংলা কাস্টমস হাউজ। করোনাকালীন মূলত চীননির্ভর আমদানি ও রপ্তানি কমেছে মোংলা বন্দরে।এছাড়া এ বন্দর দিয়ে আমদানিকৃত রিকন্ডিশন্ড গাড়ি থেকে রাজস্ব আয় কাস্টমসের অন্যতম খাত। কিন্তু গাড়ি বিক্রি কমে যাওয়ায় নতুন করে গাড়ি আমদানি খুব বেশি হয়নি। গাড়ি আমদানিতে ভাটা পড়ায় এই খাতে যে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা সেটি অর্জন করা সম্ভব হয়নি মোংলা কাস্টমস হাউজের। মোংলা কাস্টমস হাউজ কর্তৃপক্ষ জানান সদ্য বিদায়ি ২০২০২০২১ অর্থবছরে মোংলা কাস্টমস হাউজের রাজস্ব আদায় হয়েছে ৩ হাজার ৯৭৫ কোটি টাকার কিছু বেশি। গত ২০১৯২০২০ অর্থবছরের তুলনায় বিদায়ি অর্থবছরে ৮২৬ কোটি টাকা বেশি আয় হলেও লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। ২০২০২০২১ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৫ হাজার ১৭৫ কোটি টাকা। কিন্তু করোনা প্রাদুর্ভাবে সেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি।মোংলা কাস্টমস হাউজের কমিশনার মোহাম্মদ হোসেন আহমেদ বলেন করোনার কারণে দুই বছর ধরেই রাজস্ব আয় কম হয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1134.csv b/Bangla_fin_news_articles/1134.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b33c9892553626d7b1424c47bc3f34a36c040a21 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1134.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1134,বাগান থেকেই বছরে আয় ৫০ লাখ টাকা,2021-07-10,আসিফুর রহমান সাগর ও তন্ময় ভৌমিক,আমাদের প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থার ধরনটাই চাকরিমুখী। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মাবাবার প্রত্যাশা থাকে সন্তানরা লেখাপড়া শেষ করে ভালো কোনো চাকরি করবে। আর যে পড়াশোনা করছে তারও লক্ষ্য থাকে চাকরি। পড়াশোনা শেষে নিজে উদ্যোক্তা হবে বিশেষ করে কৃষিকাজে যুক্ত হবে এমন ধ্যানধারণা এখনো অনেকের মধ্যেই বিরল। নওগাঁর সোহেল রানা এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। গতানুগতিক চাকরির পেছনে না ছুটে সমন্বিত বাগান গড়ে তোলেন তিনি। দেশের বাজার ছাড়িয়ে এখন যুক্তরাজ্যে রপ্তানি করছেন নিজের কৃষি খামারের ব্যানানা আম ও আম্রপালি আম। বাগান থেকে বছরে আয় করছেন প্রায় ৫০ লাখ টাকা। তার বাগানে বর্তমানে আম বরই পেয়েরা বিভিন্ন জাতের মসলা ফুলসহ প্রায় ৩০০ জাতের গাছ রয়েছে। নওগাঁয় অনেক তরুণ তাকে অনুসরণ করে তৈরি করেছেন এই রকম বাগান। তারাও দেখেছেন সাফল্যের মুখ।সোহেল রানা বলেন উচ্চশিক্ষা শেষে কৃষিতে উদ্যোগ নেওয়ায় শুরুতে মানুষ হাসাহাসি করলেও এখন আমাদের খামার দেখে অনেক তরুণ অনুপ্রাণিত হয়ে পরামর্শ নিয়ে কৃষি কাজে এগিয়ে আসছেন। শিক্ষিত তরুণরা কৃষিতে এলে এই খাত আরো অনেক সমৃদ্ধ হবে বলে মনে করেন তিনি।রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিসংখ্যান নিয়ে মাস্টার্স শেষ করে সোহেল রানা ঢাকায় তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে সাংবাদিকতা করেন কিছু দিন। এরপর ২০১৫ সালে গ্রামে ফিরে গিয়ে ছোট ভাই আব্দুল বারীকে সঙ্গে নিয়ে নিজেদের ১২ বিঘা জমিতে শুরু করেন রূপগ্রাম এগ্রো ফার্ম নামে সমন্বিত কৃষি খামার। মাত্র দুই জন স্থায়ী কর্মী নিয়ে খামার শুরু করেন। এরপর ধীরে ধীরে সফল কৃষি উদ্যোক্তা হিসেবে এগিয়ে যান সোহেল। এখন প্রায় ১৫০ বিঘা জমিতে বিস্তৃত তার এগ্রো ফার্ম। ব্যানানা ম্যাংগো বা কলা আম ...রূপগ্রাম এগ্রো ফার্মের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে ২০১৮ সালে সাপাহার গোডাউনপাড়া এলাকায় ৭০ বিঘা জমি লিজ নেন সোহেল। শুরু করেন বরেন্দ্র এগ্রো পার্ক নামে আধুনিক সমন্বিত কৃষি খামার ও এগ্রো ট্যুরিজম কেন্দ্র। তার সেই খামার ভিনদেশি উচ্চমূল্যের নানা ফল উত্পাদন করে দেশের খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা পূরণে বড় অবদান রাখছেন। এছাড়া দেশি বিদেশি ও বিলুপ্তপ্রায় উদ্ভিদের জার্মপ্লাজম সংগ্রহ করে তা সংরক্ষণের পাশাপাশি পাখির নিরাপদ আবাসস্থল গড়ে তুলতে কাজ করছেন তিনি। কৃষির সব শাখার সমন্বয়ে ব্যাপকভাবে কৃষি পর্যটন উন্নয়নে কাজ করছেন সোহেল রানা।নানা বয়সি শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষ আধুনিক কৃষি বিষয়ে বাস্তব ধারণা পাচ্ছেন বরেন্দ্র এগ্রো পার্কে এসে। এছাড়া আলাদাভাবেও তিনি তিন জায়গায় যথাক্রমে ৩০ বিঘা আট বিঘা ও ১২ বিঘার আমবাগান করেছেন।হঠাৎ কেন কৃষির সঙ্গে নিজেকে জড়ালেন উত্তরে সোহেল জানান গাছপালা বাগান করা নিয়ে তার বাবার প্রচুর আগ্রহ ছিল। তিনি বলেন বাবাকে দেখতাম হাট থেকে এবং বৃক্ষমেলা থেকে এমন কি নতুন কোথাও বেড়াতে গেলে সেখান থেকেও বিভিন্ন গাছের চারা কিনে এনে বাড়িতে লাগাতেন। এসব দেখে আমারও গাছ ও বাগানের প্রতি ভালবাসা তৈরি হয় ছোটবেলায়। প্রধানত বাবার উত্সাহেই তিনি কৃষিকাজে আগ্রহী হয়ে ওঠেন বলে জানান সোহেল। আম্রপালি আমের নামকরণ যেভাবে হলো ..ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী এ প্রশ্নের জবাবে সোহেল রানা বললেন ফল উত্পাদন ও রফতানির পাশাপাশি এগ্রো ট্যুরিজম বিকাশে বিশাল উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন এখানে দর্শনার্থী যারা আসেন তারা যেন স্বাচ্ছন্দ্যে বাগানে হেঁটে নানা ফলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন এ জন্য মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী রাস্তা তৈরি করে আলাদা আলাদা প্লট তৈরি করা হয়েছে। এখানে ট্যুরিস্ট এসে নির্ধারিত ফি দিয়ে গাছ থেকে নিজ হাতে ফল পেড়ে খেতে পারবেন এবং প্রয়োজনীয় মৌসুমি ফল পছন্দ করে সংগ্রহ করতে পারবেন। ছোট শিশু ও শিক্ষার্থীরা ফল দেখে গাছের সঙ্গে পরিচিত হতে পারবে। সেইভাবে গড়ে তোলার প্রত্যাশার কথা জানালেন সোহেল।যুক্তরাজ্যের বাজারে সোহেলের ব্যানানা ও আম্রপালি আমবরেন্দ্র এগ্রো পার্কের বাগানে বারির ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. শরফ উদ্দিনের তত্ত্বাবধানে গ্লোবাল গ্যাপ অনুসরণ করে উত্পাদিত আম্রপালি আম গত জুন মাসে যুক্তরাজ্যে সফলভাবে রপ্তানি করেছেন সোহেল রানা। ইতিমধ্যে আড়াই টন আম বিলেতের বাজারে গেছে। আমের গুণমানে সন্তুষ্ট হওয়ায় ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে অর্ডার পাচ্ছেন তিনি। সেই ধারাবাহিকতায় গত বুধবার আম্রপালির পর যুক্তরাজ্যের বাজারে ৫০০ কেজি ব্যানানা আম রফতানি করেছেন সোহেল। তিনি আশা করছেন চলতি মৌসুমে প্রায় ১৫ টন আম রপ্তানি করতে পারবেন। সাপাহার উপজেলা কৃষি অফিস এক্ষেত্রে তাকে সার্বিক সহযোগিতা দিচ্ছে। এছাড়া সাপাহারে বেসরকারি সংস্থা ঘাসফুল বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে পিকেএসএফএর সহায়তায় নিরাপদ আম উত্পাদনে এসইপি প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করছে।সমন্বিত কৃষি খামার রূপগ্রাম এগ্রো ফার্মরূপগ্রাম খাড়িপাড়া এলাকায় সোহেল ৩০ বিঘা জমিতে গড়ে তুলেছেন রূপগ্রাম এগ্রো ফার্ম। এখানে আম লিচু মাল্টা ড্রাগন থাই পেয়ারা কদবেল লেবু কলা ভিয়েতনামের খাটো জাতের নারিকেল চাষ হচ্ছে। রয়েছে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল দেশি মুরগির খামার। এছাড়া এখানে তুলসি বাসক নিশিন্দা অ্যালোভেরা কুসুম পারুল বিষজারণ নিম সোনালু যষ্ঠিমধু দইগোটা হরিতকি বহেড়া আমলকি শতমূলসহ নানা প্রজাতির ওষুধি গাছ রয়েছে। বিলুপ্তপ্রায় বিভিন্ন দেশি গাছ সংরক্ষণ ছাড়াও এখানে প্রায় ৩০০ প্রজাতির গাছ রয়েছে। খামারের তিনটি পুকুরে চাষ হচ্ছে দেশি প্রজাতির মাছ। রয়েছে কবুতরসহ বাহারি পাখি। বরেন্দ্র এগ্রো পার্ক গড়ে তোলা রূপগ্রাম এগ্রো ফার্মের চার বছরের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে সোহেল রানা নওগাঁর সাপাহার উপজেলা সদরে ২০১৮ সালের জুলাই মাসে প্রায় ৭০ বিঘা জমি লিজ নিয়ে গড়ে তোলেন বরেন্দ্র এগ্রো পার্ক। এখানে বাণিজ্যিক ফল উত্পাদনের জন্য লাগানো হয়েছে গৌড়মতি বারি৪ আম্র্রপালি ব্যানানা সূর্যডিম বারি১১ বারি মাল্টা১ জাতের আম। খাটো জাতের নারিকেল অ্যাভোকাডো ড্রাগন ফল লংগান ডুমুর মালবেরি বলসুন্দরী ও কাশ্মিরী আপেল কুল পার্সিমন থাই পেয়ারা।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1135.csv b/Bangla_fin_news_articles/1135.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dd95b4f80f02d7a3dea44683c4ba6216b3adae9e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1135.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1135,ইভ্যালির চেয়ারম্যান ও এমডির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা,2021-07-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি ডটকম লি. এর চেয়ারম্যান শামীমা নাসরীন এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাসেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক।শুক্রবার পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চে এই নিষেধাজ্ঞার চিঠি দেওয়া হয়েছে। এর আগে বৃহস্পতিবার কমিশন থেকে এ বিষয়ে অনুমোদন দেওয়া হয়। আগামী ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে আদালত থেকে এ বিষয়ে অনুমতি নেওয়া হবে বলে দুদক সূত্র জানিয়েছে। এ ব্যাপারে দুদকের উপপরিচালক জনসংযোগ মুহাম্মদ আরিফ সাদেক বলেন ইভ্যালি তার গ্রাহক ও মার্চেন্টদের কাছ থেকে অগ্রিম হিসেবে নেওয়া প্রায় ৩৩৯ কোটি টাকার কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছে না এমন অভিযোগ আমলে নিয়ে দুদকের অনুসন্ধান টিম তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং প্রয়োজনীয় রেকর্ডপত্র ও তথ্যাদি সংগ্রহ করেছে। অনুসন্ধানে টিম বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরীন ও এমডি মো. রাসেল গোপনে দেশত্যাগের চেষ্টা চালাচ্ছেন। অভিযুক্ত ব্যক্তিরা দেশত্যাগ করলে অনুসন্ধান কার্যক্রম ব্যাহত হবে বলে মনে করে দুদক। তাই অনুসন্ধান কার্যক্রম চলমান থাকা অবস্থায় অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা যাতে দেশত্যাগ করতে না পারে সেজন্য বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ইভ্যালির বিরুদ্ধে মামলার সুপারিশ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ....দুদক জানায় ইভ্যালির বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে ২০২০ সালের নভেম্বরে দুদকের দুই সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি কার্যক্রম শুরু করে। অনুসন্ধানে দেখা যায় ২০২১ সালের ১৪ মার্চ ইভ্যালির চলতি সম্পদ পাওয়া যায় প্রায় ৬৫ দশমিক ১৮ কোটি টাকা এবং সংস্থাটির মোট দায় প্রায় ৪০৭ দশমিক ১৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে ইভ্যালি গ্রাহকদের কাছ থেকে অগ্রিম হিসেবে প্রায় ২১৪ কোটি টাকা এবং মার্চেন্টদের কাছ থেকে অগ্রিম হিসাবে নিয়েছে ১৯০ কোটি টাকা। ফলে স্বাভাবিক নিয়মে প্রতিষ্ঠানটির নিট ৪০৪ কোটি টাকার চলতি সম্পদ থাকার কথা থাকলেও প্রতিষ্ঠানটির নিকট চলতি সম্পদ রয়েছে প্রায় ৬৫ দশমিক ১৮ কোটি টাকা যা দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি তার চলতি দায়ের বিপরীতে মাত্র ১৬ দশমিক ১৪ শতাংশ গ্রাহককে পণ্য সরবরাহ করতে পারবে। তদুপরি গ্রাহক ও মার্চেন্টদের নিকট থেকে গৃহীত ৩৩৯ কোটি টাকার কোনো হদিস খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে উক্ত সম্পূর্ণ অর্থ আত্মসাৎ অথবা অন্যত্র সরিয়ে ফেলার সম্ভাবনা আছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে প্রতীয়মান হয়েছে। দুদকের সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী ও উপসহকারী পরিচালক মুহাম্মদ শিহাব সালাম এর সমন্বয় গঠিত একটি টিম এ অভিযোগ অনুসন্ধান করছেন।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1136.csv b/Bangla_fin_news_articles/1136.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..326d08c84025e8335d277bf176195e2e697d501b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1136.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1136,আজ থেকে ব্যাংকে লেনদেন আড়াইটা পর্যন্ত,2021-07-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চলমান কঠোর বিধিনিষেধ আগামী ১৪ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। একই সঙ্গেএক ঘণ্টা বাড়ানো হয়েছে ব্যাংক লেনদেন। আজ বৃহস্পতিবার ৮ জুলাই সকাল ১০টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন হবে। লেনদেনপরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শেষ করার জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। ....এরআগে গত মঙ্গলবার ৬ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধকল্পে সরকার কর্তৃক আরোপিত বিধিনিষেধের মধ্যে ব্যাংকিং কার্যক্রম প্রসঙ্গে নতুন এ নির্দেশনা জারি করে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী বিধিনিষেধ চলাকালে শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে রবিবারও ব্যাংক বন্ধ থাকবে। ব্যাংক লেনদেনের সময় বাড়ছে ....করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ঘোষিত লকডাউনে সীমিত আকারে ব্যাংক খোলার রাখার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে কঠোর বিধিনিষেধে স্বাভাবিক নিয়মের চেয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম সীমিত আকারে করার ঘোষণা দেওয়া হয়। করোনার বিধিনিষেধে ১ জুলাই থেকে নতুন নিয়মে ব্যাংক লেনদেন শুরু হয়।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1137.csv b/Bangla_fin_news_articles/1137.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cd85503e8d4d246511548673268e8689f066cff2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1137.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1137,রাজধানীতে মাত্র ৫০ টাকায় ডেলিভারি সেবা দিচ্ছে জয় এক্সপ্রেস,2021-07-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীতে মাত্র ৫০ টাকায় ডেলিভারি সেবা দিচ্ছে জয় এক্সপ্রেস। প্রতিষ্ঠানটি শুরুতে ঢাকায় তাদের সেবা চালু করেছে। পর্যায়ক্রমে সারা দেশে চালু হবে। ২৪ ঘন্টার মধ্যে নিশ্চিত ডেলিভারি ও পেমেন্ট সুবিধা। ৫০ টাকায় এবং ০ শতাংশ ক্যাশ অন ডেলিভারি চার্জে পুরো ঢাকা শহরে ডেলিভারি করার সুবিধা দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।জয় এক্সপ্রেসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইঞ্জিনিয়ার মো. হাফিজুর রহমান জানান মাত্র ৫০ টাকায় ঢাকায় ডেলিভারি দিচ্ছি। আমাদের রয়েছে নিজস্ব লোকবল। পণ্য গ্রহণ করার পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পণ্য পৌঁছে যাচ্ছে গ্রাহকের কাছে। পণ্য ডেলিভারির পরবর্তী ২৪ ঘন্টার মধ্যে মার্চেন্ট তার পণ্যে ক্যাশ অন ডেলিভারি গ্রহণ করা টাকা তার ব্যাংক নগদ ও বিকাশ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পরিশোধ করা হচ্ছে। ....তিনি আরো বলেন দেশে চলছে কঠোর লকডাউনে বেড়েছে অনলাইন কেনাবেচা। বিশেষ করে করোনায় মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য থেকে শুরু করে লাইফস্টাইলের সকল পণ্য মানুষ এখন ঘরে বসে ইকমার্সের মাধ্যমে ক্রয় করছে। তাদের বাসায় পৌঁছে দিচ্ছে হোম ডেলিভারি সার্ভিসের বিশেষ লজিস্টিকস ও কুরিয়ার কোম্পানিগুলো। সুরক্ষিত ও নিরাপদ হোম ডেলিভারি সেবা দিচ্ছে জয় এক্সপ্রেস।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1138.csv b/Bangla_fin_news_articles/1138.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34df294fb68650df201bb4d0d6e7774770fca863 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1138.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1138,ভারতবাংলাদেশ কৃষি পণ্যের বাণিজ্য মেলা,2021-07-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রপ্তানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এপিইডিএ বাংলাদেশ তাজা ফল আমদানিকারক সমিতি এবং ভারতবাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি যৌথভাবে বুধবার ভার্চুয়াল সম্মেলন এবং ভারতবাংলাদেশ বাণিজ্য মেলার আয়োজন করে।এ সভায় কৃষিখাদ্য খাতে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতা জোরদার করার জন্য একটি স্বতন্ত্র প্ল্যাটফর্মের জন্য দুই দেশের সংশ্লিষ্ট বাণিজ্য সংস্থা ও মূল অংশীদারদের একত্রিত করা হয়েছিল। বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী ২০১১ সাল থেকে সাফটার আওতায় বাংলাদেশের পণ্যগুলিতে শুল্কমুক্ত কোটামুক্ত বাজার প্রবেশাধিকারের কথা তুলে ধরেন।তিনি দুই দেশের বাণিজ্য সংস্থাগুলোর মধ্যে সংযোগের গুরুত্ব তুলে ধরেন।তিনি জাতীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণের জন্য খাদ্য সুরক্ষার মানদণ্ড এবং কারিগরি সুবিধার দ্রুত উন্নয়নের ক্ষেত্রে পারস্পরিক ব্যবস্থা গ্রহণের গুরুত্বের প্রতি আলোকপাত করেন। চুক্তির বাকি ভ্যাকসিন দ্রুত পেয়ে যাবে বাংলাদেশ দোরাই স্বামী ...বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সভাপতি মো. আলমগীর বলেন বাংলাদেশ সরকারের দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে পর্যায়ক্রমে বেনাপোল সুতারকান্দি বিলোনিয়া এবং রামগড় স্থলবন্দর উন্নয়নের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। উভয় দেশের স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সুবিধার্থে নির্বিঘ্ন পরিচালনা যাত্রীদের সুবিধা এবং সময়মতো পণ্য ছাড়করণের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।ভারতবাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির আইবিসিসিআই সভাপতি আবদুল মতলুব আহমদ বলেন বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে নির্বিঘ্ন পরিবহন যোগাযোগ উভয় পক্ষের জাতীয় আয়কে উল্লেখ যোগ্যভাবে বৃদ্ধি করার সম্ভাবনা রয়েছে। ভার্চুয়াল কনফারেন্সে এপিইডিএর সভাপতি ড. এম. অঙ্গমুথু বাংলাদেশ তাজা ফল আমদানিকারক সমিতির সভাপতি সলিমুল হক ঈসা বাংলাদেশের হালাল মাংস আমদানিকারক সমিতির সভাপতি শামীম আহমেদ ভারতবাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আবদুল মতলুব আহমেদ ভারতীয় হাই কমিশনের বাণিজ্য প্রতিনিধি ডা. প্রম্যেশ বাসাল এপিইডিএর পরিচালক ড. তরুণ বাজাজ এবং ভারতীয় হাই কমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন।সম্মেলনে ভার্চুয়াল ক্রেতাবিক্রেতা সভার জন্য একটি ইক্যাটালগ প্রকাশিত হয়। এরপর রপ্তানিকারক এবং আমদানিকারকদের মধ্যে মতবিনিময় হয়। এই সম্মেলনে উভয় দেশের ২০০টিরও বেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1139.csv b/Bangla_fin_news_articles/1139.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34cf5fbce7a9143ce502d7b943512881d38ff330 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1139.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1139,চলতি অর্থবছরে রেকর্ড ২০ হাজার কোটি কালো টাকা সাদা হয়েছে,2021-07-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সদ্য সমাপ্ত ২০২০২০২১ অর্থবছরে প্রায় ২০ হাজার ৬০০ কোটি অপ্রদর্শিত অর্থ বা কালো টাকা বৈধ বা সাদা হয়েছে। প্রায় ১২ হাজার করদাতা কালো টাকা বৈধ করেছেন। দেশের ইতিহাসে এক বছরের এত কালো টাকা আগে কখনও সাদা করা হয়নি। বুধবার ৭ জুলাই জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর জনসংযোগ দফতর হতে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।প্রায় সাড়ে ২০ হাজার কোটি টাকা সাদা হয়েছে। এর মধ্যে নগদ টাকা সাদা হয়েছে প্রায় ১৭ হাজার কোটি। ব্যাংক বা নগদে রাখা এই বিপুল পরিমাণ টাকা সাদা করেছেন প্রায় সাত হাজার করদাতা। বাকি টাকা জমিফ্ল্যাট ও শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ হয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সাময়িক হিসাবে এই তথ্য জানা গেছে। শিগগিরই চূড়ান্ত হিসাব পাওয়া যাবে। . ........অন্যদিকে ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পর বর্তমান সরকারের তিন মেয়াদে একাধিকবার কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হলেও তা তেমন একটা কাজে লাগেনি। ওই তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে ৩২ হাজার ৫৫৮ জন করদাতা কালোটাকা সাদা করার সুযোগ নিয়েছিলেন। তখন অবশ্য সাড়ে তিন হাজারের বেশি কালোটাকা সাদা হয়েছিল। . ........বিদায়ী অর্থবছরের মতো এত ঢালাওভাবে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ খুব একটা দেওয়া হয়নি। মাত্র ১০ শতাংশ কর দিয়ে শেয়ারবাজার নগদ টাকা ব্যাংকে রাখা টাকা সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করা টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়। এ ছাড়া এলাকা ও আয়তনভেদে নির্ধারিত কর দিয়ে জমিফ্ল্যাটেও টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়। . ........জানা গেছে জুন মাস শেষে প্রাথমিক হিসাবে করদাতা ১১ হাজার ৮৫৯ জন। তাদের প্রায় ৬০ শতাংশই নগদ টাকা সাদা করেছেন। শেয়ারবাজারে গত মে মাস পর্যন্ত ৩৮৯ জন টাকা সাদা করেছেন। জুন মাসে যারা কালোটাকা বিনিয়োগ করেছেন তারা বিনিয়োগের এক মাসের মধ্যে জানানোর শর্ত থাকায় এখনো চূড়ান্ত হিসাব হয়নি।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1140.csv b/Bangla_fin_news_articles/1140.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e8e32e6e62f11d89f1a925016914d6cd3571e381 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1140.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1140,বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব জব্দ,2021-07-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী ও তার স্ত্রী সুপর্ণা সুর চৌধুরীর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করেছে এনবিআর। বুধবার ৭ জুলাই জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল থেকে সব ব্যাংকে এ নির্দেশনা পাঠানো হয়। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাদের অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থ উত্তোলন ও স্থানান্তর বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান দখল করে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে অভিযুক্ত প্রশান্ত কুমার হালদারকে পি কে হালদার সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছে সুর চৌধুরীর বিরুদ্ধে। এনবিআরের চিঠি পাওয়ার সঙ্গেসঙ্গে নির্দেশনা কার্যকর করতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে একটি পরিপালন প্রতিবেদন পাঠাতে হবে এনবিআরে।পি কে হালদারের অনিয়মের সহযোগী হিসেবে আটক ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের সাবেক এমডি রাশেদুল হক ও পিপলস লিজিংয়ের সাবেক চেয়ারম্যান উজ্জল কুমার নন্দি আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ করেন। পিপলস লিজিং নিয়ে আশার বানী শোনাতে পারলেন না গভর্নরও ....রাশেদুল হক জবানবন্দিতে বলেন পি কে হালদারের ক্ষমতার অন্যতম উৎস ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী। তার মাধ্যমেই পি কে হালদার বিভিন্ন অনিয়ম চাপা দিতেন। আর আর্থিক প্রতিষ্ঠান দেখভালের দায়িত্বপ্রাপ্ত তৎকালীন মহাব্যবস্থাপক ও বর্তমানে নির্বাহী পরিচালক মো. শাহ আলমকে প্রতি মাসে দেওয়া হতো দুই লাখ টাকা। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন বিভাগের সহকারী পরিচালক থেকে যুগ্ম পরিচালক পর্যায়ের কর্মকর্তারা বছরে দুবার পরিদর্শনে আসতেন। অনিয়ম না ধরার জন্য প্রতিবার তাদের পাঁচ থেকে সাত লাখ টাকা দেওয়া হতো। এরপর গত ফেব্রুয়ারিতে তাদের ও পরিবারের সদস্যদের অ্যাকাউন্ট তলব করে এনবিআর। আদালতে জবানবন্দির বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ইতোমধ্যে উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর শাহ আলমকে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে পরিদর্শন বিভাগের কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1141.csv b/Bangla_fin_news_articles/1141.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ce90e9b52fd3d17230c149c5b1b99646df9cf094 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1141.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1141,ব্যাংকের পর শেয়ারবাজারেও লেনদেনের সময় বাড়লো,2021-07-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কঠোর বিধিনিষেধে ব্যাংকের লেনদেনের সময় বাড়ানোর ঘোষণার পরপরই শেয়ারবাজারে লেনদেনের সময়সীমাও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। আজ মঙ্গলবার ৬ জুলাই সন্ধ্যার পর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।করোনা মহামারির মধ্যে গত সোমবার থেকে ব্যাংক লেনদেনের সঙ্গে মিল রেখে দেশের শেয়ারবাজারের লেনদেনও তিন ঘণ্টা করার সিদ্ধান্ত নেয় বিএসইসি। যা সকাল ১০টায় শুরু হয়ে চলে বেলা ১টা পর্যন্ত। তবে মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানানো হয়েছে বৃহস্পতিবার ৮ জুলাই থেকে ব্যাংকের লেনদেন এক ঘণ্টা বাড়িয়ে বেলা ২টা পর্যন্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ব্যাংক লেনদেনের সঙ্গে মিলা রেখে শেয়ারবাজারেও লেনদেনের সময় এক ঘণ্টা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিএসইসি জানিয়েছে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে শেয়ারবাজারে লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত। আর আগামী রবিবার ব্যাংক বন্ধের কারণে শেয়ারবাজারেও লেনদেন বন্ধ থাকবে।বিএসইসির কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন যেহেতু ব্যাংকের লেনদেনের সময় বাড়ানো হচ্ছে আমরাও তার সঙ্গে সমন্বয় করে লেনদেনের সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। বুধবারের মধ্যে এসংক্রান্ত আদেশ জারি করা হবে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1142.csv b/Bangla_fin_news_articles/1142.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e177d4b5ff2d8704f739795b925e68fb18945347 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1142.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1142,ব্যাংক লেনদেনের সময় বাড়ছে,2021-07-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,লকডাউনে আরও এক ঘণ্টা বাড়ানো হচ্ছে ব্যাংক লেনদেন। যা ৮ জুলাই থেকে কার্যকর হবে। নতুন নিয়মে সকাল ১০টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত চলবে লেনদেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে এ সূত্র জানা গেছে।আগামী বৃহস্পতিবার ৮ জুলাই থেকে সকাল ১০টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন হবে। লেনদেনপরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শেষ করার জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এছাড়া বিধিনিষেধ চলাকালে শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে রবিবারও ব্যাংক বন্ধ থাকবে।করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ঘোষিত লকডাউনে সীমিত আকারে ব্যাংক খোলার রাখার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে কঠোর বিধিনিষেধে স্বাভাবিক নিয়মের চেয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম সীমিত আকারে করার ঘোষণা দেওয়া হয়। করোনার বিধিনিষেধে ১ জুলাই থেকে নতুন নিয়মে ব্যাংক লেনদেন শুরু হয়। ....কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে ৮ জুলাই থেকে ১৪ জুলাই পর্যন্ত ব্যাংকিং লেনদেনের সময়সূচি হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত। লেনদেনপরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শেষ করার জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।কঠোর বিধিনিষেধে ব্যাংক লেনদেন সীমিত থাকায় ও বন্ধের সময়ে প্রয়োজন মেটাতে খোলা রাখা হয়েছে ব্যাংকগুলোর এটিএম বুথ। পাশাপাশি ব্যাংকগুলোর অনলাইন ব্যাংকিং সেবাও চালু আছে।এ ছাড়া বিকাশনগদরকেটের মতো মোবাইলে আর্থিক সেবা চালু আছে। আর এসব সেবা যাতে নিরবচ্ছিন্ন থাকে সেজন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ....করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধকল্পে ১ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত জনসাধারণের সার্বিক কার্যাবলী ও চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপের প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাঠ প্রশাসন সমন্বয় অধিশাখা থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।করোনা ভাইরাসের বিস্তাররোধে গত ২৮ জুন থেকে সীমিত আকারে ও ১ জুলাই থেকে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে সরকার।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1143.csv b/Bangla_fin_news_articles/1143.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..999c8614b80486cd8ef23b47de6e4c2ced30b9e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1143.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1143,হাড়িভাঙ্গা আমের দামে ধস ১৫০ কোটি টাকা ক্ষতির আশঙ্কা,2021-07-06,গোলাম মোস্তফা আনছারী স্টাফ রিপোর্টার রংপুর,করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সরকার ঘোষিত সাতদিনের কঠোর বিধিনিষেধের ফলে আমচাষে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন রংপুর অঞ্চলের আমচাষী ও ব্যবসায়ীরা।বিধিনিষেধের প্রথম দিন থেকেই ক্রেতা শূন্য হয়ে পড়েছে আম বেচাবিক্রির বাজার। নগরীর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল ও টিভি মোড় এর মাঝামাঝি অবস্থিত অন্যতম হাড়িভাঙ্গা আমের আড়ত। বাইরের জেলার ব্যবসায়ীরা তো দূরের কথা জেলার অভ্যন্তরের ব্যবসায়ীরাও তেমন আসছেন না আম বাজারে। ফলে এ বছর হাড়িভাঙ্গা আমের সম্ভাব্য ১৫০ কোটি টাকা বাণিজ্য নিয়ে সংশয়ে আছেন আম বেচাকেনার সঙ্গে সম্পৃক্তরা। ইতিমধ্যে আম পরিবহনে জেলা প্রশাসনের সহযোগিতাসহ বিভিন্ন পেশার শ্রমিক ও তাদের পরিবারের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর মানবিক সহায়তার সাথে হাড়িভাঙ্গা আম যুক্ত করেছেন রংপুর জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায় চাষি ও ব্যবসায়ীদের ক্ষতি কমিয়ে আনতে আম বিপণনে সহায়তার পাশাপাশি ত্রাণ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।নগরীর হাড়িভাঙ্গা আমের আড়ত ঘুরে দেখা গেছে দেড় শতাধিক দোকানে থরে থরে সাজিয়ে রাখা হয়েছে হাড়িভাঙ্গা আম। ২০ জুনের পর থেকে হাড়িভাঙ্গা আমের কেনাবেচার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় হলেও ক্রেতাদের উপস্থিতি একদম নেই বললেই চলে। . ........জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার খোড়াগাছ উত্তর পাড়ার বাসিন্দা বাবুল মিয়া জানান অনেক আশা নিয়ে সাড়ে ৩ লাখ টাকায় ৪০০ গাছের একটি হাড়িভাঙ্গা আমের বাগান লিজ নিয়েছিলাম। গত ২০ জুনের পর বাগান থেকে আম সংগ্রহ করা শুরু করেছেন। প্রথম পাঁচছয়দিন প্রতি কেজি আম ৬০৭০ টাকায় বিক্রি করেছেন। কিন্তু বর্তমানে ক্রেতা উপস্থিতি কমে যাওয়ায় সেই আম প্রায় ১৫২২ টাকা দামে নেমে এসেছে।রংপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে চলতি মৌসুমে রংপুর জেলায় প্রায় ৩ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে। এরমধ্যে হাড়িভাঙ্গা আম হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৮৯৫ হেক্টর জমিতে। হাড়িভাঙ্গা আমের ফলন ধরা হয়েছে প্রায় ৩০ হাজার টন। প্রতি কেজি গড়ে ৫০ টাকা করে হলে উৎপাদিত আমের আনুমানিক মূল্য ১৫০ কোটি টাকা ধরা হয়েছে। রংপুরের জেলা প্রশাসক আসিব আহসান বলেন করোনাকালীন যাতে চাষি ও ব্যবসায়ীরা আমের ন্যায্য মূল্য পান এজন্য জেলার উৎপাদিত আম ত্রাণ হিসেবে প্রদান করার বিষয়টি সক্রিয় বিবেচনায় আছে। তিনি আরো বলেন প্রধানমন্ত্রীর মানবিক সহায়তার সাথে শুধু ত্রাণ হিসেবে নয় যাতে পুষ্টিকর আম বিভিন্ন সরকারি ম্যানুতে অন্তর্ভুক্ত করা যায় সেজন্য জেলখানা শিশু সদন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেছেন।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1144.csv b/Bangla_fin_news_articles/1144.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e6a1e4c20fa99471eb868ca22cfedd5e729a3f9b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1144.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1144,নগদএ ভিসা ক্রেডিট কার্ডের বিলে ক্যাশব্যাক,2021-07-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মোবাইল আর্থিক লেনদেন সেবা ব্যবহার করে ভিসা ক্রেডিট কার্ডের বিল প্রদানে ৩০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক অর্জন করার সুযোগ দিচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। মঙ্গলবার প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় দেশজুড়ে চলমান লকডাউনে গ্রাহকের জীবন আরেকটু সহজ করতে নগদএর মাধ্যমে ভিসা ক্রেডিট কার্ডের বিল দেওয়ার সুযোগ নিয়ে এসেছে নগদ। এতে করে ক্রেডিট কার্ডের বিল প্রদান এখন আর দুর্ভোগের বদলে আরও সহজতর হবে এবং নির্ধারিত সময় পেরিয়ে যাওয়ার ভয়ও আর থাকবেনা। এমনকি ৩০০ টাকা পর্যন্ত তাৎক্ষণিক ক্যাশব্যাকও পেতে পারেন গ্রাহক।সম্প্রতি বাংলাদেশের যেকোনো কমার্শিয়াল ব্যাংক থেকে ইস্যুকৃত সব ধরনের ভিসা ক্রেডিট কার্ডের গ্রাহকদের বিল প্রদানের সমাধান নিয়ে এসেছে তারা। যখন যেখান থেকে যত খুশি নগদএর মাধ্যমে ভিসাক্রেডিট কার্ডের বিল প্রদানকরতে পারছেন গ্রাহক। প্রদান করা ফির সঙ্গে বাড়তি এক শতাংশ চার্জ দিতে হবে গ্রাহককে। তবে গ্রাহকের বাড়তি সুবিধা দিতে সম্প্রতি একটি ক্যাম্পেইন চালু হয়েছে চলবে চলতি বছরের৩১ আগস্ট পর্যন্ত। এ সময়ে একজন ভিসা ক্রেডিট কার্ড গ্রাহক তার কার্ডের বিল প্রথমবার নগদএ দেওয়ার জন্য তাৎক্ষণিক ৩০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পাবেন।বিল প্রদানে ভিসা ক্রেডিট কার্ড গ্রাহককে অবশ্যই নগদএর অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে। অ্যাপে লগ ইন করে বিল পে অপশনে গিয়ে সেখানে ভিসা ক্রেডিট কার্ড বিল পে অপশনে গিয়ে কার্ডের নম্বর লিখে পরের অপশনে টাকার অঙ্ক লিখতে হবে। তারপর গ্রাহককে তার টাকার অঙ্ক নিশ্চিত হতে আবার টাকার পরিমাণ দেখানো হবে এরপর পিন সেট করলেই সঙ্গে সঙ্গে বিল প্রদান হয়ে যাবে। গ্রাহক তার বিলের বিপরীতে রশিদ সংগ্রহ করতে পারবেন। একটি বিল ভিসা ক্রেডিট কার্ডে হালনাগাদ হতে তিন কর্মদিবস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।এ বিষয়ে নগদএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন দেশের সাধারণ মানুষের জন্যএকটি উপযুক্ত ডিজিটাল জীবন নিশ্চিত করতে কাজ করছি আমরা। একটি সফল ডিজিটাল ইকোসিস্টেম তৈরি করাই আমাদের লক্ষ্য আর সেটি করতে ডিজিটাল পেমেন্ট নিশ্চিত করাই হলো প্রধান উপায়। ডিজিটাল সেবা সম্প্রসারণেরজন্য নগদ বিভিন্ন ধরনের ক্যাশব্যাকসহ আকর্ষণীয় সব অফার দিচ্ছে যা ডিজিটাল জীবপনযাপনে মানুষকে উৎসাহ দিচ্ছে।এর আগে করোনা মহামারির সময়েই ভিসা ও মাস্টার কার্ড থেকে নগদএ টাকা আনার সেবা চালু করে নগদ। এ ছাড়া করোনা সংক্রমণের এই সময়ে ঘরে বসেই নগদ ওয়ালেট থেকে সহজেই সেন্ড মানি মোবাইল রিচার্জ ইউটিলিটি বিল পরিশোধ অনলাইনে পণ্য কেনা বা মার্চেন্ট পেমেন্ট করা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অনুদান দেওয়া স্কুল কলেজের বেতন পরিশোধ করা বিভিন্ন অনলাইন নিবন্ধনের ফি পরিশোধ এবং কোভিড টেস্টের ফি দেওয়াসহ অসংখ্য সেবা সহজেই নিতে পারছেন।এসব সেবা প্রদানের মাধ্যমে নগদ মানুষের জীবন সহজ করেছে। একই সঙ্গে দেশি প্রতিষ্ঠান হিসেবে মানুষেকে দিচ্ছে বিভিন্ন ধরনের সুযোগসুবিধা যা দেশি নগদএ বেশি লাভ বলে ইতিমধ্যে সবার কাছে জনপ্রিয়তা পেয়েছে।উল্লেখ্য নগদএর মাধ্যমে ভিসা ক্রেডিট কার্ড বিল প্রদানের ক্ষেত্রে গ্রাহকের কোনো ভুল হলে তার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে তাকে সংশ্লিষ্ট কার্ড প্রদানকারী ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1145.csv b/Bangla_fin_news_articles/1145.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ac9c5af57d9fef06fcb9269eded421bc27a397b4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1145.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1145,করোনার মহামারিতেও রেমিট্যান্সে রেকর্ড গড়ল বাংলাদেশ,2021-07-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনার মধ্যেও প্রবাসী আয়ে রেকর্ড হয়েছে সদ্য শেষ হওয়া অর্থবছরে। ২০২০২১ অর্থবছর শেষে ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। যা টাকার হিসাবে ২ লাখ ১০ হাজার ৬১০ কোটি টাকার বেশি।কোনো অর্থবছরের হিসাবে একসঙ্গে এত পরিমাণ রেমিট্যান্স এর আগে দেশে আসেনি। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের পরিমাণ ২৯ জনু পর্যন্ত ৪৬ দশমিক শূন্য ৮২ বিলিয়ন বা ৪ হাজার ৬০৮ কোটি ডলারের বেশি। টাকার হিসাবে ৩ লাখ ৯১ হাজার ৬৯৮ কোটি টাকা। এ বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা দিয়ে দেশের ১১ মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব।সোমবার ৫ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। . ........বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বিদায়ী ২০২০২০২১ অর্থবছরের শেষ মাস জুনে ১৯৪ কোটি ডলার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা যা পুরো অর্থবছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। আর পুরো অর্থবছরে আসা রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়ায় ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ ডলার বা ২ লাখ ১০ হাজার ৬১০ কোটি টাকার বেশি। এর আগের অর্থবছরে ২০১৯২০২০ এসেছিল ১ হাজার ৮২০ কোটি ডলার যা সে সময় পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ছিল। তার আগের অর্থবছরে ২০১৮২০১৯ এসেছিলে ১ হাজার ৬৪২ কোটি ডলার।বিদেশে কর্মরত প্রবাসীরা গত অর্থবছরে বেসরকারি ৩৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১ হাজার ৮১৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার। আর রাষ্ট্রায়ত্ত ছয় ব্যাংকের মাধ্যমে ৬১০ কোটি ৬২ লাখ ডলার বিশেষায়িত একটি ব্যাংকে ৪১ কোটি ৩০ লাখ ডলার এবং আট বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১১ কোটি ৪৫ লাখ ডলার। আর একক ব্যাংক হিসাবে প্রতিবারের মতো এবারও সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। বেসরকারি খাতের এ ব্যাংকের মাধ্যমে মোট ৭৪৫ কোটি ৭৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এর পরই রয়েছে সরকারি অগ্রণী ব্যাংক রাষ্ট্রায়াত্ত এ ব্যাংকে ২৮২ কোটি ৩২ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। ডাচবাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ২৪৯ কোটি ডলার। আর সোনালী ব্যাংকে এসেছে ১৫৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স। . ........দেশে বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স আসাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন ব্যাংক খাতসংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন সরকারের নগদ প্রণোদনার কারণেই বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। পাশাপাশি আসন্ন কোরবানি ঈদকে ঈদুল আজহা সামনে রেখে প্রবাসীরা পরিবারের জন্য বাড়তি অর্থ পাঠাচ্ছেন। . ........এদিকে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের ওপর ভর করে মহামারীর মধ্যেও বাংলাদেশে বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন ৪৬ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করেছে। গত মঙ্গলবার দিন শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৬ দশমিক শূন্য ৮২ বিলিয়ন ডলার যা অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি। আর প্রতি মাসে চার বিলিয়ন ডলার হিসাবে দেশের এ রিজার্ভ দিয়ে ১১ মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। আন্তর্জাতিক মানদ অনুযায়ী একটি দেশের কাছে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ থাকতে হয়।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1146.csv b/Bangla_fin_news_articles/1146.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..819d6f136bcb88b9e6a16227d2c2e0825edac3c6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1146.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1146,পণ্য না দিলে ইভ্যালিসহ ইকমার্স প্রতিষ্ঠানকে টাকা ফেরত দিতে হবে ১০ দিনে,2021-07-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইভ্যালি আলিশা মার্টসহ বিভিন্ন ইকমার্স কোম্পানিতে অগ্রিম মূল্য পরিশোধের পর যেসব ক্রেতা পণ্য ডেলিভারি কিংবা মূল্য ফেরত কোনটিই সময়মতো পাচ্ছেন না তাদের জন্য সুখবর হলো পণ্য না দিলে ইভ্যালিআলেশা মার্টদের টাকা ফেরত দিতে হবে ১০ দিনে।দেশে প্রথমবারের মতো জারি করা ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকায় এই শর্ত উল্লেখ করা হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেল রোববার এসংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। . ........প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে গ্রাহক মূল্য পরিশোধ করার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সরবরাহকারীর কাছে পণ্য পৌঁছে দেবে বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান। এরপর তা ক্রেতাকে এসএমএস দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে। ক্রেতা এবং বিক্রেতা একই শহরে থাকলে মূল্য পরিশোধের ৫ দিনের মধ্যে আর ভিন্ন শহরে থাকলে ১০ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করতে হবে। তবে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ক্ষেত্রে সরবরাহের সময় আরও কম রাখতে হবে। . ........প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে বিক্রেতা কোনো কারণে নির্ধারিত সময়ে পণ্য সরবরাহ করতে ব্যর্থ হলে ডেবিট কার্ড ক্রেডিট কার্ড ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং বা অন্য যে মাধ্যমে পণ্যের অগ্রিম মূল্য ক্রেতা পরিশোধ করেছেন সেই মাধ্যমেই তা ফেরত দিতে হবে। এছাড়া যেসব পণ্যের ওয়ারেন্টি বা গ্যারান্টি রয়েছে সরবরাহের সময় সেগুলোর কার্ড ক্রেতাকে দিতে হবে। সেই কার্ডে উল্লেখ থাকতে হবে কত দিন এবং কোথা থেকে এই সেবা পাওয়া যাবে। . ........প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে ক্রেতার সহজে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুবিধার্থে পণ্যের মূল্য ও সব ধরনের করের কথা ইকমার্সের ওয়েবসাইটে উল্লেখ করতে হবে।প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে বিক্রয়যোগ্য পণ্য বা সেবার যথাযথ বিবরণ মূল্য পণ্য পৌঁছানোসহ অন্যান্য খরচের কথা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। পণ্যের মেয়াদোত্তীর্ণের সময়ও জানাতে হবে। কোনো নকল বা ভেজাল পণ্য প্রদর্শন করা যাবে না। বহুস্তর বিপণন পদ্ধতিতে এমএলএম পদ্ধতিতে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা যাবে না। চিকিৎসা বা ওষুধসামগ্রী কেনাবেচার ক্ষেত্রে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের লাইসেন্স নিতে হবে। কোনো ধরনের নেশাজাতীয় পণ্য বিক্রি করা যাবে না এবং জুয়ার আয়োজনও করা যাবে না। . ........প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে বিক্রেতার ওয়েবসাইটে কোনো বিশেষ সফটওয়্যার থাকলে তা ক্রেতাকে আগেই জানাতে হবে। অভিযোগ গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় অ্যাপ বা প্ল্যাটফর্মে ফোন নম্বর ইমেইল বা অন্যান্য যোগাযোগের মাধ্যম স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। অভিযোগ রেকর্ডের ব্যবস্থাও থাকতে হবে। অভিযোগ ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সমাধানের ব্যবস্থা করতে হবে। . ........এছাড়া পণ্যের বা সেবার বিষয়ে মতামত বা রেটিং জানানোর ব্যবস্থা রাখতে হবে ওয়েবসাইটে। এসব মতামত মুছে ফেলা যাবে না। আর নির্দেশিকা পালন না করলে অমান্যকারী প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স কোম্পানি নিবন্ধন ভ্যাট নিবন্ধন সরকার বাতিল করে দেবে।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1147.csv b/Bangla_fin_news_articles/1147.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bed80e1bdb309aec45751456b501d3354d8cc973 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1147.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1147,ব্যাংকে লেনদেন শুরু চলবে দেড়টা পর্যন্ত,2021-07-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,একটানা চারদিন বন্ধ থাকার পর আজ সোমবার ৫ জুলাই সকাল ১০টায় ব্যাংকে সীমিত পরিসরে লেনদেন শুরু হয়েছে চলবে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত। অন্যান্য আনুষাঙ্গিক কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে বিকেল ৩টা পর্যন্ত।গত বৃহস্পতিবার ব্যাংক হলিডে এবং এরপরের দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় একটানা চার দিন ব্যাংক বন্ধ ছিলো। আজও ব্যাংক বন্ধ ....ব্যাংক বন্ধেরসময়েপ্রয়োজন মেটাতে খোলা আছে ব্যাংকগুলোর এটিএম বুথ। পাশাপাশি ব্যাংকগুলোর অনলাইন ব্যাংকিং সেবাও চালু আছে। এ ছাড়া বিকাশনগদরকেটের মতো মোবাইলে আর্থিক সেবা চালু আছে। আর এসব সেবা যাতে নিরবচ্ছিন্ন থাকে সেজন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। লকডাউনে ব্যাংক খোলা না বন্ধ সিদ্ধান্ত আজ ....করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধকল্পে ১ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত জনসাধারণের সার্বিক কার্যাবলী ও চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপের প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাঠ প্রশাসন সমন্বয় অধিশাখা থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1148.csv b/Bangla_fin_news_articles/1148.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bbec23fc727c56a289b7096ded2e12d248e9e183 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1148.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1148,বাড়ছে বাণিজ্য ঘাটতি,2021-07-05,রেজাউল হক কৌশিক,করোনাকালীন বাণিজ্য ঘাটতি বাড়তে শুরু করেছে। অবশ্য এ সময়ে যেহারে ঘাটতি বাড়বে বলে আশঙ্কা ছিল তেমন ঘটেনি। করোনার শুরুতে রপ্তানি যেমন কমে গিয়েছিল অন্যদিকে আমদানিও ব্যাপকহারে কমে গিয়েছিল। তাতে কমে এসেছিল বাণিজ্য ঘাটতি। সম্প্রতি আবার বাণিজ্য ঘাটতি বাড়তে শুরু করেছে। বিদায়ী অর্থবছরের ২০২০২১ প্রথম ১১ মাস জুলাই থেকে মে পর্যন্ত সময়ে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯৮৪ কোটি ডলারে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ১ লাখ ৬৯ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্য উঠে এসেছে। পোশাক খাত নির্ভরতায় বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে ....বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানি কম হয়েছে। কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে করোনার কারণে বৈদেশিক বাণিজ্য প্রায় বন্ধ ছিল। আমাদের প্রধান রপ্তানি পণ্য গার্মেন্ট খাতে রপ্তানি কমেছে। গার্মেন্ট পণ্যে মূল বাজার ইউরোপ ও আমেরিকায় করোনার প্রকোপ বেশি ছিল। অন্যদিকে করোনার কারণে আমদানি বাণিজ্য যে স্থবির হয়ে পড়েছিল তাতেও এখন গতি এসেছে। এ কারণে বাণিজ্য ঘাটতি বাড়তে শুরু করেছে।বাণিজ্য ঘাটতি বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন রপ্তানি আয় কমে যাওয়ার কারণেই আবার বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে। করোনার কারণে বিশ্ববাজারে পণ্যের চাহিদা অনেক কমে গেছে। করোনার সময়ে আমদানি ব্যয় কমলেও আবার বাড়তে শুরু করেছে। এতে বাণিজ্য ঘাটতি আগামীতে আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করেন তিনি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন ঋণ পরিশোধের সীমা আরও দুই মাস বাড়লো ....প্রতিবেদনে দেখা গেছে ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে ইপিজেডসহ রপ্তানি খাতে দেশ আয় করেছে ৩ হাজার ৪৩৮ কোটি ডলার এর বিপরীতে আমদানি বাবদ ব্যয় করেছে ৫ হাজার ৪২৩ কোটি ডলার। সে হিসেবে ১১ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯৮৪ কোটি ডলার। দেশীয় মুদ্রায় ঘাটতির এ পরিমাণ ১ লাখ ৬৮ হাজার ৬৪০ কোটি টাকা প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে।এ সময়ের মধ্যে পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ আগের বছরের তুলনায় ১৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ বেশি আয় করেছে বিপরীতে পণ্য আমদানি ব্যয় আগের বছরের চেয়ে ১৭ দশমিক ২৮ শতাংশ বেড়েছে। দেশের অভ্যন্তরে বিনিয়োগের চাহিদা কিছুটা বেড়ে যাওয়ায় আমদানি চাহিদাও বেড়েছে। তাই আমদানি ব্যয়ও বেড়েছে। তবে দেশের প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহ চাঙ্গা থাকায় বাণিজ্য ঘাটতি কম হয়েছে। প্রথম ১১ মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে ৩৯ শতাংশ। বিমা ভ্রমণ ইত্যাদি খাতের আয়ব্যয় হিসাব করে সেবা খাতের বাণিজ্য ঘাটতি পরিমাপ করা হয়। করোনাকালীন মানুষ ভ্রমণ কম করেছে। অন্যদিকে আমদানিরপ্তানি কম হওয়ায় বিমার খরচও কমে গেছে। ফলে সেবা খাতের বাণিজ্য ঘাটতি কিছুটা কম হয়েছে। চলতি অর্থবছরের ১১ মাসে এ খাতের ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৩০ কোটি ডলার। গত অর্থবছর একই সময়ে তা ছিল ২৩৪ কোটি ডলার। ঘাটতি কমেছে ৪ কোটি ডলার।বাণিজ্য ঘাটতি বাড়তে থাকায় দেশের চলতি হিসাবে ঘাটতি আগের মাসের তুলনায় বেশ কিছুটা বেড়েছে। তবে আগের অর্থবছরের একই সময় চলতি হিসাবে ঘাটতি আরো বেশি ছিল। প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায় ২০২০২১ অর্থবছরের জুলাইমে সময়ে চলতি হিসাবে ১৮৪ কোটি ৮০ লাখ ডলারের ঘাটতিতে পড়ে দেশ। গত এপ্রিলে এই ঘাটতি ছিল ৯৭ কোটি ডলার। তবে এর আগের অর্থবছরের জুলাইমে সময়ে ৪৪৩ কোটি ৪০ লাখ ডলারের ঘাটতি ছিল। বাণিজ্য বাড়াতে বন্দর ও যোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়নে গুরুত্ব ভারতের ....চলতি হিসাবে বিদেশ থেকে যে পরিমাণ বিদেশি মুদ্রা আসে এবং সেখান থেকে বিদেশে চলে যাওয়া অংশটুকু বাদ দিয়ে ব্যালান্স হিসাব করা হয়। এক্ষেত্রে রেমিট্যান্স প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগসহ এফডিআই অন্যান্য উেসর লেনদেন হিসাব নিকাশ করে সার্বিক হিসাব প্রস্তুত করা হয়। গত মে মাস পর্যন্ত সার্বিক হিসাবে বাংলাদেশের ব্যালান্স ছিল ৮৫১ কোটি ডলার। গত বছরের মে মাসে এ ব্যালান্স ছিল ১৩৯ কোটি ডলার।মহামারিতে বিশ্ব অর্থনীতির মন্দার প্রভাব সরাসরি পড়েছে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের এফডিআই ওপরও। এফডিআই কমেছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে সরাসরি মোট যে বিদেশি বিনিয়োগ আসে তা থেকে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান মুনাফার অর্থ নিয়ে যাওয়ার পর যা অবশিষ্ট থাকে তাকে নিট এফডিআই বলা হয়।রপ্তানি আয়ের চেয়ে আমদানি ব্যয় যেটুকু বেশি তার পার্থক্যই বাণিজ্য ঘাটতি। আর চলতি হিসাবের মাধ্যমে দেশের নিয়মিত বৈদেশিক লেনদেন পরিস্থিতি বোঝানো হয়। আমদানিরপ্তানিসহ অন্যান্য নিয়মিত আয়ব্যয় এতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকে। এখানে উদ্বৃত্ত হলে চলতি লেনদেনের জন্য দেশকে কোনো ঋণ করতে হয় না। আর ঘাটতি থাকলে সরকারকে ঋণ নিয়ে তা পূরণ করতে হয়।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1149.csv b/Bangla_fin_news_articles/1149.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3223e636192665080890398bb9285cd87f3c391a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1149.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1149,আজ থেকে চেক ক্লিয়ারিংয়ে নতুন সময়সূচি,2021-07-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে গত বৃহস্পতিবার থেকে আগামী বুধবার পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধেও সীমিত পরিসরে আজ সোমবার থেকে ব্যাংক খোলা। এ সময় নিরবচ্ছিন্ন ব্যাংকিংসেবা অব্যাহত রাখতে আন্তঃব্যাংক চেক নিষ্পত্তির নতুন সময়সূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্টে এ নির্দেশনা দিয়েছে।বিধিনিষেধ চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে স্থাপিত রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট বা আরটিজিএস স্বয়ংক্রিয় চেক নিকাশ ঘর বাংলাদেশ অটোমেটেড ক্লিয়ারিং হাউজবিএসিএইচ বা ব্যাচ এবং বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ডস্ ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক বিইএফটিএনএই তিন প্ল্যাটফরমের কার্যক্রমও সীমিত পরিসরে চালু থাকবে। এসব সেবার মাধ্যমে এক শাখা থেকে অন্য শাখায় বা অন্য ব্যাংকের গ্রাহককে অর্থ পরিশোধ ও স্বয়ংক্রিয় চেক নিষ্পত্তি করে থাকে। এছাড়া বিএসিএইচয়ের মাধ্যমে হাই ভ্যালু চেক ৫ লাখ টাকার বেশি এবং রেগুলার ভ্যালু চেকের ৫ লাখ টাকার কম নিকাশ ব্যবস্থার নতুন সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। লকডাউনে ব্যাংক খোলা না বন্ধ সিদ্ধান্ত আজ ....নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী ৫ লাখ টাকার বেশি অংকের চেক ক্লিয়ারিংয়ের জন্য বেলা সাড়ে ১১টার মধ্যে পাঠাতে হবে। এসব চেক দুপুর ১টার মধ্যে নিষ্পত্তি হবে। আর যে কোনো রেগুলার চেক দুপুর ১২টার মধ্যে ক্লিয়ারিং হাউজে পাঠাতে হবে। এসব চেক দুপুর ২টার মধ্যে নিষ্পত্তি হবে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধের দিনগুলোতে এই সময়ে চেক ক্লিয়ারিং করবে বিএসিএইচ। আরটিজিএসএর লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত। তবে কাস্টমস শুল্ককরাদি ফি চার্জ প্রভৃতি পরিশোধ ও আন্তঃব্যাংক লেনদেন আরটিজিএসএর মাধ্যমে দুুপুর আড়াইটা পর্যন্ত পরিশোধ করা যাবে। বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ডস্ ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক বিইএফটিএন সেবা আগের নিয়মে চলবে বলে নির্দেশনায় বলা হয়েছে। টানা ৪ দিন ব্যাংক বন্ধ সোমবার থেকে নতুন সময়সূচি ....এদিকে আজ থেকে ব্যাংকিং সময়সূচি হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত। লেনদেনপরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শেষ করার জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে বিকাল ৩টা পর্যন্ত।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1150.csv b/Bangla_fin_news_articles/1150.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..351da4e39c824a3d58c68e6e20187f7e9d961a0a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1150.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1150,চট্টগ্রামে অনলাইনে কোরবানির পশু বিক্রিতে ব্যাপক সাড়া,2021-07-05,মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম অফিস,করোনার কারণে অনলাইনে কোরবানির পশু বেচাকেনায় ব্যাপক সাড়া পড়েছে। সংক্রমণের ভয়ে অনেকেই হাটে যেতে চান না। অনলাইনে পছন্দের কোরবানির পশু কিনে নিচ্ছেন। সরকারি ভাবেও এবার অনলাইনে কোরবানির পশু ক্রয়ে ক্রেতাদের উত্সাহিত করা হচ্ছে। খামারিরাও অনলাইনে গরু বিক্রির কথা প্রচার করছেন।জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় জানায় এ পর্যন্ত চট্টগ্রামে অনলাইনে ৩৫ হাজার কোরবানির পশু বিক্রি হয়েছে। লকডাউনের কারণে ক্রেতারা বেশি সাড়া দিচ্ছে। আবার খামারিরাও বিভিন্ন যোগাযোগমাধ্যমে ক্রেতাদের সঙ্গে আলোচনা করছে। তবে গত বছর অনলাইনে বেচাকেনায় বেশ কিছু প্রতারণার ঘটনা ঘটেছে। বিকাশে গরু বিক্রির টাকা নিয়ে পরে খুঁজে পাওয়া যায়নি। এতে ক্রেতারা অনলাইনে পশু কেনা নিয়ে সর্তক রয়েছে। চট্টগ্রাম মহানগরীতে এবার স্থায়ীঅস্থায়ী মিলিয়ে ছয়টি কোরবানির পশুর হাটের অনুমোদন দিয়েছে প্রশাসন। করোনার কারণে এসব হাটে পশু বিক্রি নিয়ে নানা শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। আবার কোরবানির বাজার নিয়ে ক্রেতাদের মধ্যে কিছুটা সংশয় রয়েছে। বাজারে পর্যাপ্ত গরু পাওয়া যাবে কি না নাকি গত বছরের মতো শেষ বাজারে গরুর সংকট দেখা দেবে তা নিয়ে নানা হিসাবনিকাশ চলছে। গত বছর কোনো কোনো বিক্রেতা অনলাইনে দেখিয়েছেন বড় গরু সরবরাহ করেছেন ছোট গরু।কয়েক বছর ধরে অনলাইনে কোরবানির গরু বিক্রির বিষয়টি সামনে এসেছে। চট্টগ্রাম জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. রিয়াজুল হক ইত্তেফাককে বলেন অনলাইনে কোরবানির পশু বেচাকেনায় বেশ সাড়া পড়েছে। সামনে বিক্রি আরো বাড়বে। এবার বাজারে কোরবানির গরুর সংকট হবে না। . ........খামারিরা জানান ক্রেতারা অনলাইনে গরুর খবরাখবর নিচ্ছে। তারাও ক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। ইতিমধ্যে প্রচুর গরু বিক্রি হয়ে গেছে। খামারি নাজমুল হাসান বলেন এবার অনলাইনে বেশি সাড়া পাচ্ছি। আমার ২৮টি কোরবানির পশুর মধ্যে ১৬টি বিক্রি হয়ে গেছে। প্রতিটি গরু প্রায় ২ লাখ টাকা মূল্যের। খামারি ইকবাল হোসেন বলেন অনলাইনে ইতিমধ্যে ১২টি বিক্রি করেছি। ক্রেতারা যোগাযোগ করছে। আশা করি বাকিগুলো বিক্রি হয়ে যাবে। কোরবানির হাটে নিতে হবে না। তবে খামারি মো. ওমর অনলাইনে গরু বিক্রি নিয়ে নানা প্রতারণার তথ্য তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন বিকাশে টাকা লেনদেন নিয়ে প্রতারণার ঘটনা ঘটেছে। অনলাইনে গরু বেচাকেনা করলেও প্রতারণা ঠেকাতে সরকারি কোনো দায়িত্বশীল সংস্থা নেই। ফলে প্রতারণার কারণে ক্রেতারা বাজার থেকে গরু কিনতে বেশি আগ্রহী হচ্ছেন।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1151.csv b/Bangla_fin_news_articles/1151.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..63d1634eb87b969c3f6c94f3263ac91f8a87d0e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1151.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1151,সোমবার থেকে আবারও টিসিবির পণ্য বিক্রি,2021-07-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা মহামারির এ সময়ে নিম্ন আয়ের মানুষের সুবিধার্থে সোমবার থেকে আবারও রাজধানীসহ সারাদেশে ট্রাকে পণ্য বিক্রি শুরু করছে সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি। টিসিবির ডিলারদের মাধ্যমে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা মসুর ডাল ৫৫ টাকা ও ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৫০০ টাকা দরে বিক্রি করা হবে। সামাজিক দূরত্ব মেনে এসব পণ্য কেনার কথা টিসিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। অনলাইনেও নিত্যপণ্য বিক্রি করবে টিসিবি ....টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ূন কবির জানিয়েছেন সোমবার থেকে ট্রাক সেল কার্যক্রম শুরু হয়ে চলবে আগামী ২৯ জুলাই পর্যন্ত। পরবর্তী পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে এ কার্যক্রম বাড়ানোর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।এর আগে গত ৬ জুন টিসিবি সাশ্রয়ী মূল্যে সারাদেশে পণ্য বিক্রি শুরু করেছিল যা চলে ১৭ জুন পর্যন্ত।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1152.csv b/Bangla_fin_news_articles/1152.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bd399ead2326aca69ee39c21b53c1eab8410e57c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1152.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1152,মোরেলগঞ্জে ‘মধুমালা’ তরমুজ চাষে সাফল্য,2021-07-04,মোরেলগঞ্জ বাগেরহাট সংবাদদাতা,মোরেলগঞ্জে নতুন হলুদ প্রজাতির মধুমালা তরমুজ চাষ করে সফলতা পেয়েছেন কৃষক জাকির শেখ।উপজেলার পঞ্চকরণ ইউনিয়নের কৃষক জাকির শেখ এ বছর চার বিঘা জমিতে তরমুজসহ মাছ ও সবজি চাষ করেন। চাষাবাদ করা তিন প্রজাতির তরমুজের মধ্যে হলুদ প্রজাতির মধুমালা নামের তরমুজ অন্যতম। তরমুজের ভেতরে লাল কিনা বুঝবেন কীভাবে ....চাষি জাকির শেখ বলেন ইউটিউবে দেখে হলুদ প্রজাতির তরমুজ উৎপাদনে তার আগ্রহ জাগে। বছরে তিন বার এ তরমুজ উৎপাদন সম্ভব এবং খুবই সুমিষ্ট। উপজেলা ভারপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা সিফাত আল মারুফ বলেন জাকির শেখের নতুন প্রজাতির তরমুজের বাম্পার ফলনে অন্যান্য কৃষকও উত্সাহিত হচ্ছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1153.csv b/Bangla_fin_news_articles/1153.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4180ae23c98e211bce5fe8aca9ef0aba00c4609e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1153.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1153,আজও ব্যাংক বন্ধ,2021-07-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা মোকাবিলায় কঠোর বিধিনিষেধ জারি করেছে সরকার। ৭ জুলাই পর্যন্ত জরুরি সেবা ছাড়া সব বন্ধ। তবে জরুরি সেবার আওতায় ব্যাংক খোলা থাকলেও আজ ব্যাংক বন্ধ। এর আগে বৃহস্পতিবার ব্যাংক হলিডে এবং এরপরের দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় একটানা চার দিন ব্যাংক বন্ধ রয়েছে।ব্যাংক বন্ধের এ সময়েও প্রয়োজন মেটাতে খোলা রয়েছে ব্যাংকগুলোর এটিএম বুথ। পাশাপাশি ব্যাংকগুলোর অনলাইন ব্যাংকিং সেবাও চালু আছে। এ ছাড়া বিকাশনগদরকেটের মতো মোবাইলে আর্থিক সেবা চালু আছে। আর এসব সেবা যাতে নিরবচ্ছিন্ন থাকে সেজন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1154.csv b/Bangla_fin_news_articles/1154.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4181f437994447d599684105cb225cf917178571 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1154.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1154,লকডাউনে বাজারে নামলো ভোক্তা অধিকার,2021-07-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশজুড়ে চলছে কঠোরলকডাউন। বাজরে ক্রেতাদের উপস্থিতী কম থাকলেও নিত্য পণ্যের দাম কিন্তু কম নয়। লকডাউনের সুযোগে কেউ যেন নিত্যপণ্যের বাজার অস্থির না করতে পারেন সেজন্য বাজারে নেমেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।শনিবার ৩ জুলাই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালায় অধিদপ্তরের ৬টি টিম। পণ্যের মূল্য তালিকা না থাকা বেশি দামে পণ্য বিক্রি ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির অপরাধে এ সময় বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়। . ........এ বিষয়ে ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক উপসচিব মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন কঠোর বিধিনিষেধকে লকডাউন কেন্দ্র করে কেউ যেন নিত্যপণ্যের বাজার অস্থির করতে না পারেন এ জন্য শনিবার ছুটির দিনে বাজারে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। অধিদপ্তরের ৬টি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দুটিসহ মোট ৮টি টিম বাজার মনিটরিং করেছে। বাজার অস্থিতিশীল করতে চাইলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয় উপপরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার ও সহকারী পরিচালক ফাহমিনা আক্তার ও তাহমিনা বেগমের নেতৃত্বে রাজধানীর কলাবাগান নিউমার্কেট বনলতা কাঁচাবাজার নিউমার্কেট ডিব্লক সুপার মার্কেট পলাশী বাজার লালবাগ কেল্লার মোড় বাজার রায়েরবাজার শ্যামবাজার বাবুবাজার চালের আড়ৎ বাদামতলী ফলের আড়ৎ ও রায়সাহেব বাজারে অভিযান চালানো হয়েছে। পণ্যের মূল্য তালিকা না থাকা বেশি দামে পণ্য বিক্রি ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির অপরাধে এ সময় বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে ৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। . ........অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফরোজা রহমান মো. মাসুম আরেফিন এবং সহকারী পরিচালক প্রনব কুমার প্রামানিকের নেতৃত্বে রাজধানীর গুলশান বসুন্ধরা ভাটারা উত্তর বাড্ডা মধ্য বাড্ডা ও মেরাদিয়া এলাকায় বিভিন্ন বাজারে তদারকি ও সচেতনতা সৃষ্টি করা হয়। এ সময় ভোক্তা স্বার্থবিরোধী অপরাধে ৪টি প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1155.csv b/Bangla_fin_news_articles/1155.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1efc4608998c198a0f84319d0da234c7e6a1b52e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1155.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1155,৭ কোটি মানুষের হাতে ভাতা পৌঁছে দিয়েছে ‘নগদ’,2021-07-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,গত এক বছরের কিছু বেশি সময়ের মধ্যে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস অপারেটর নগদ সরকারের হয়ে আড়াই কোটিরও বেশি মানুষকে সাত কোটিবার বিভিন্ন ভাতা ও সহায়তা পৌঁছে দিয়েছে। শনিবার টেলিটকম রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ টিআরএনবি আয়োজিত এক ওয়েবিনারে এ তথ্য জানিয়েছেন নগদএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক।এ সময় তিনি বলেন এটি আমাদের জন্যে অবশ্যই বড় একটি অর্জন। কারণ কোভিডের মতো এমন জরুরিএকটা সময়ে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ছাড়া হয়তো এতো বড় অংশের কাছে এতো সহজে ভাতা পৌঁছে দেওয়া যেতো না।হয়তো মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ছাড়া অন্য কোনা উপায়ে এতো সহজে এতে বেশি মানুষকে সরকারি সহায়তা দেওয়া সম্ভব হতো না। নগদএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন আর্থিক খাতে ডিজিটালাইজেশন না করা গেলে ডিজিটাল বাংলাদেশের সামগ্রিক লক্ষ্য অর্জিত হবে না এবং প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির মধ্যে না আনা গেলেও লক্ষ্য পূরণ অসম্ভব হবে। এ বিষয়গুলোকে মাথায় রেখেই আমরা দুই বছর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে নগদ যাত্রা করে। আজ দুই বছর পর এসে অন্তত এটুকু বলতে পারি আমাদের যে লক্ষ্য তার খুব কাছাকাছি পৌঁছানো গেছে।নগদ একটি সরকারি সেবা হওয়ায় অন্য আরেকটি সরকারি সংস্থাও নগদএর আস্থা রাখছে এবং সহজেই তাদের ভাতা সহায়তা অনুদান বিতরণ করতে পারছে। একই সঙ্গে প্রযুক্তিগতভাবেও আমরা এতোটাই নিজেদেরকে তৈরি করেছি যে মোবাইল ফোনে আর্থিক লেনদেন পৃথিবীর যেকোনো সেরা কোম্পানির সঙ্গেও নগদএর তুলনা হতে পারে।তিনি আরও বলেন এমএফএস বিশেষ করে নগদ এর কারণেই তালিকায় থাকা ভুয়া গ্রাহককে বাদ দেওয়া সম্ভব হয়েছে। আর সে কারণে সরকারের বরাদ্দ থেকে ছাড় করা টাকাও আবার সরকারকে ফেরত দেওয়া হয়েছে। আমার জানা নাই যে এর আগে সরকার কোষাগার থেকে একবার টাকা বেরিয়ে গেলে আর সেটা ফেরত আসে কিনা নগদ এবং এমএফএস অপারেটরকে ডিজিটাল বাংলাদেশকে সেই বাস্তবতায় নিয়ে গেছে। . ....এর আগে মূল প্রবন্ধে টিআরএনবির সাধারণ সম্পাদক সমীর কুমার দে বলেন আগে যেখানে মোবাইলের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে সরকারকে হাজারে ২২ টাকায় করে খরচ হতো কিন্তু সেটি এখন ৭ টাকায় নামিয়ে আনা গেছে।অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে আছেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহম্মেদ ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরুঅনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন টিআরএনবির সভাপতি রাশেদ মেহেদী।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1156.csv b/Bangla_fin_news_articles/1156.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..99d201b2a09c6c15d8323a9b6ad49f1e267324c4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1156.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1156,চালের বাজার অস্থিতিশীল হতে দেওয়া হবে না খাদ্যমন্ত্রী,2021-07-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেনকোনোভাবেই চালের বাজার অস্থিতিশীল হতে দেওয়া হবে না। অভ্যন্তরীণ চাল সংগ্রহ জোরদার করার পাশাপাশি বিদেশ থেকেও চাল আমদানি করা হবে। ২৫ শতাংশ করারোপ করে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় শিগগিরই ননবাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানি করা হবে।মন্ত্রী বলেন প্রান্তিক কৃষক অনেক আগেই ধান বিক্রি করে দিয়েছে। মিলমালিকরা বলছেন অতিরিক্ত লাভের আশায় কৃষক নয় এমন অনেকেই ধান মজুদ করছেন। কেউ যদি অবৈধ মজুদ করে থাকেন তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। বৃহস্পতিবার ১ জুলাইঢাকায় তার সরকারি বাসভবন থেকে দেশের সামগ্রিক খাদ্যশস্যের ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক ও বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিও ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেন।অনুষ্ঠানে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন কৃষক ধানের নায্যমূল্য পেয়েছে। আমদানি করে বাজার নিয়ন্ত্রণ করলে প্রকৃত কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। প্রতিনিয়ত কৃষি জমি কমছে উল্লেখ করে আব্দুর রাজ্জাক বলেন উৎপাদন বাড়িয়ে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। খাদ্য চাহিদার সঠিক পরিসংখ্যান দরকার বলে মন্তব্য করেন তিনি। সরকারি চাল সংগ্রহ বন্ধ না করে এর পাশপাশি যেসব দেশে চালের দাম কম সেখান থেকে চাল আমদানি করে বাজারমূল্য স্থিতিশীল রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন খাদ্য চাহিদার সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলে বেশি আমদানি কৃষকের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে আবার কম আমদানি ভোক্তার জন্য কষ্টের কারণ হতে পারে। এ সময় তিনি বলেন কৃষিনির্ভর অর্থনীতির দেশ আমাদের কৃষির পাশপাশি শিল্পকারখানা বাড়িয়ে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মেজবাহুল ইসলাম খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি বিশ্বাস কৃষি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আসাদুল্লাহ খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ মুজিবুর রহমান অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1157.csv b/Bangla_fin_news_articles/1157.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0e633c2d208b43c43f257fde6320bc8102bd7fbf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1157.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1157,লকডাউনেও ডেলিভারি সেবা চালু রেখেছে ফুডপ্যান্ডা,2021-07-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহব্যাপী লকডাউনে দেশজুড়ে মানুষের দোরগোড়ায় খাবার ও মুদিপণ্য ডেলিভারির কাজ চালু থাকবে বলে জানিয়েছে অনলাইন খাবার ও মুদিপণ্য ডেলিভারি সেবা ফুডপ্যান্ডা।বৃহস্পতিবার ১ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। ....বিজ্ঞপ্তিতে বলা বলা হয় ইতিমধ্যে বৈশ্বিক মহামারি চলাকালীন অনলাইন খাবার ও মুদিপণ্য ডেলিভারি সেবার গুরুত্ব সবাই অনুধাবন করেছে। তাই সরকার ঘোষিত সকল নির্দেশিকার সাথে সামঞ্জস্য রেখে এবং স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা প্রোটোকল মেনে গ্রাহকদের কাছে পণ্য পৌঁছে দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে ফুডপ্যান্ডা। গত কয়েক দিনে কোভিড১৯ সংক্রমণের হার নতুন রেকর্ড গড়েছে তাই করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কমাতে সরকার কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের ঘোষণা দিয়েছে। দেশের জনগণকে সুরক্ষিত রাখতে সরকারের একাধিক নির্দেশনার একটি হিসেবে বৃহস্পতিবার ১ জুলাই ভোর থেকে সপ্তাহব্যাপী সারা দেশে চলবে লকডাউন। লকডাউন চলাকালে কম সময়ের মধ্যে গ্রাহকদের দোরগোড়ায় খাবার মুদিপণ্য ও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছে দিতে ফুডপ্যান্ডার সেবাসমূহ যথা অনলাইন খাবার ডেলিভারি প্যান্ডামার্ট গ্রোসারি সেবা এবং ফুডপ্যান্ডা শপস থেকে মুদিপণ্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী ডেলিভারি সেবা চালু থাকবে। ....প্রতিষ্ঠানটি জানায় এই সঙ্কটকালীন সময় সেবা কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ফুডপ্যান্ডা এর কর্মীদের সুরক্ষিত রাখার লক্ষ্যে যথাযথ সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। রাইডারদের বার বার হাত স্যানিটাইজ করা এবং মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করা ছাড়াও গ্রাহকদের যাতে রাইডারদের সংস্পর্শে আসতে না হয় সেজন্য কন্ট্যাক্টলেস ডেলিভারি অপশন এবং ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থা রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি। উল্লেখ্য যে লকডাউন প্রটোকল অনুসারে রেস্টুরেন্টগুলো তাদের রান্নাঘর খোলা রাখতে পারবে এবং টেকঅ্যাওয়ে ও হোমডেলিভারি সেবা চালিয়ে যেতে পারবে। এর ফলে তাদের ব্যবসা যেমন চালু থাকবে তেমনি ক্রেতারাও স্বাস্থ্যঝুঁকি ছাড়া ঘরে বসে খাবার ডেলিভারি পেয়ে যাবেন।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1158.csv b/Bangla_fin_news_articles/1158.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3717164e12950b5b4ade31e8205add2c94e645f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1158.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1158,গ্রামীণফোনের বিরুদ্ধে বন বিভাগের মামলা,2021-07-01,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,টেলিকম সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীনফোনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সরকারের বন বিভাগ। দেশীয় টিয়া পাখি খাঁচায় আটকে রেখে বিজ্ঞাপন নির্মাণের অভিযোগে বুধবার ৩০ জুন প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে মামলা করে বন বিভাগের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট।বৃহস্পতিবার ১ জুলাই ইত্তেফাক অনলাইনকে বিষয়টি নিশ্চিত করে করেছেন মামলার বাদি ও বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের পরিদর্শক নার্গিস সুলতানা। তিনি বলেন বুধবার ৩০ জুন বিকেলে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন২০১২১র ৩৮২ ৪১ ও ৪৬ নম্বর ধারায় গ্রামীনফোনকে অভিযুক্ত করে মামলাটি দায়ের করা হয়েছে।মামলার বিষয়ে গ্রামীণফোনের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে নার্গিস সুলতানা বলেন আমাদের দেশের শিক্ষিত সমাজের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষই জানেন বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের জন্য একটি আইন রয়েছে। তাই প্রাতিষ্ঠানিকভাবে তাদেরকে সুযোগ দেওয়া বা সাবধান করার কোন ভিত্তি আছে বলে আমরা মনে করিনা। আমাদের চোখে এটা অপরাধ মনে হয়েছে তাই আমরা মামলা করেছি। এই বিষয়ে গ্রামীনফোনের সাথে যোগাযোগ করা হলে প্রতিষ্ঠানটির হেড অফ এক্সটারনাল কমিউনিকেশন মো. হাসান ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন সামাজিক মাধ্যমে সাম্প্রতিক সময়ে প্রচারিত আমাদের একটি বিজ্ঞাপণচিত্রে দেশীয় পাখির প্রদর্শন সামাজিক মাধ্যমে আলোচিত হয়েছে। বিজ্ঞাপণচিত্রটি বহুলাংশে প্রশংসিত হলেও কিছু দর্শক ভিন্ন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। গ্রামীণফোন সবধরনের মতামতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল বিধায় বর্তমানে বিজ্ঞাপনটি আর প্রচারিত হচ্ছে না। সংবাদ মাধ্যমের সূত্রে গ্রামীণফোন এ সংক্রান্ত একটি মামলার বিষয়ে জানতে পেরেছে। উক্ত বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র হাতে পেলে আমরা এ বিষয়ে মন্তব্য করতে পারবো। প্রসঙ্গত বিজ্ঞাপনে শুরুতেই দেখানো হয় বাবা চরিত্রের একজন তার মেয়ের জন্য খাচাবন্দী একটি টিয়া পাখি নিয়ে আসেন। তার মেয়ের আগেই একটি পোষা কুকুর ছিলো যার সাথে মেয়েটির খুব সুসম্পর্ক ছিলো। কিন্তু পাখিটিকে নিয়ে আসায় কুকুরটির তা পছন্দ হয় না এবং দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়। এই দেখে মেয়েটি পাখি এবং কুকুরের মাঝে যে দ্বন্দ্ব ছিলো তা মেটানোর জন্য নিজেদের মধ্যে কথা বলে সমাধান করে নিতে বলে। আর এই কথা বলে সম্পর্কন্নোয়নকে কেন্দ্র করেই ট্যারিফ নির্ধারণ করে গ্রামীনফোন তাদের বিজ্ঞাপন নির্মাণ করেছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1159.csv b/Bangla_fin_news_articles/1159.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b8008dafaf03d548fcf14d8acaac6164acf7f766 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1159.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1159,দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক অনলাইন সেমিনার,2021-07-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জেসিআই ঢাকা আপটাউনদক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক অনলাইন সেমিনারের আয়োজন করে। সম্প্রতি এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।সেমিনারে বক্তব্য রাখেন কর্পোরেট প্রশিক্ষক গোলাম সামদানি ডন। সঞ্চালনা করেন জেসিআই ঢাকা আপটাউনের সদস্য ফাহিম আহমেদ চৌধুরী। উদ্বোধনী বক্তব্য দেন জেসিআই ঢাকা আপটাউনের সভাপতি রেজওয়ানুর রহমান।সেমিনারে শতাধিক অতিথি অনলাইনে যুক্ত ছিলেন। সেমিনারে একজন উদ্যোক্তারা কী ধরনের প্রতিকূল পরিস্থিতির মুখোমুখি হন সে সব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এছাড়া প্রশ্নোত্তর পর্বে নিজেদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন অতিথিরা। . ........সেমিনারে নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন জেসিআই বাংলাদেশ জাতীয় সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদ। উদ্যোক্তা হিসাবে সংগ্রামের দিনগুলোতে তিনি যে প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়েছিলেন এবং কীভাবে সেগুলো কাটিয়ে উঠেছেন সেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1160.csv b/Bangla_fin_news_articles/1160.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b5103ac71dfae7f2e0cae0429cabcf0258e0da6c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1160.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1160,লকডাউনে বুথ থেকে তোলা যাবে দ্বিগুণ টাকা,2021-07-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশে করোনা ভাইরাস পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় বৃহস্পতিবার ১ জুলাই থেকে দেশব্যাপী কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। এসময় জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কাউকে ঘর থেকে বের না হতেও বলা হয়েছে। এছাড়া জরুরি সেবা ছাড়া বন্ধ রয়েছে সব ধরনের অফিস। এই সময়ে ব্যাংকের অটোমেটেড টেলার মেশিন এটিএম বুথ থেকে দিনে এক লাখ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন গ্রাহক।বুধবার ৩০ জুন এ বিষয়ে একটি সার্কুলার জারি করে দেশের সব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।এতে বলা হয়েছে ব্যাংকগুলো তাদের এটিএমে টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সীমার ন্যূনতম পরিমাণ হবে ১ লাখ টাকা এবং অনআস গেজ অফ আস উভয়ক্ষেত্রেই টাকা উত্তোলনের একক লেনদেনের ন্যূনতম পরিমাণ একই হবে। ২৪ ঘণ্টা গ্রাহক লেনদেন সুবিধার লক্ষ্যে অনলাইন ব্যাংকিং লেনদেন সেবাদানকারী ব্যাংকগুলো উক্ত সেবা নিরবচ্ছিন্ন রাখবে। সার্কুলারে বলা হয়েছে সরকার ঘোষিত সার্বিক কার্যাবলীচলাচলে নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন জরুরি ব্যাংকিং এমএফএস ও পরিশোধ সেবা পরিচালনা করতে ব্যাংক এমএফএস ও সব ধরনের আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রাহক সেবার ক্ষেত্রে আইসিটিসহ সংকটকালীন সেবা ব্যবস্থাপনার জন্য একজনকে প্রধান করে তালিকা তৈরি করবে। বিশেষ পরিস্থিতিতে সেবা চালু রাখার জন্য জরুরি ভিত্তিতে ব্যবসা চলমান রাখার পরিকল্পনা প্রণয়ন করবে। সরকারঘোষিত সার্বিক কার্যাবলীচলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপকালীন ব্যাংক পিএসপি পিএসও এবং এমএফএস জরুরি ও অত্যাবশ্যকীয় বিবেচনায় সংশ্লিষ্ট প্রোভাইডাররা নিজ নিজ সিস্টেম ডিস্ট্রিবিউশন ও এজেন্ট চ্যানেল নিরবচ্ছিন্ন ও সচল রাখবে। গ্রাহকগণের চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহের জন্য ব্যাংকের ক্যাশ কাউন্টার অটোমেটেড টেলার মেশিন এটিএম এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের এজেন্ট পয়েন্ট ও মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস এমএফএসএর এজেন্ট পয়েন্টগুলোতে নগদ অর্থ ও ইমানি প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সরবরাহের সেবা নিরবচ্ছিন্নভাবে নিশ্চিত করবে। লেনদেনের স্থান অর্থাৎ ব্যাংক এটিএম পয়েন্ট অব সেলস ও এজেন্ট পয়েন্টগুলো নিয়মিতভাবে জীবাণুমুক্ত ও তদস্থলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখার ব্যবস্থা নেবে। ব্যাংকগুলো তাদের এটিএম চ্যানেল সার্বক্ষণিক সচল রাখা এবং চাহিদা অনুযায়ী দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটিএম মেশিনে ক্যাশ ফিডিংয়ের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1161.csv b/Bangla_fin_news_articles/1161.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6f60b70a16d2bb911a9c31f9ce21541513944031 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1161.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1161,এসিআই এর নতুন পণ্য ‘লাইট ব্রাউন আটা’,2021-06-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,উদ্ভাবনী ভোগ্য পণ্য বাজারজাতকরণে পথিকৃৎ এসিআই পিওর এবার নিয়ে এলো লাইট ব্রাউন আটা। যারা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ব্রাউন আটার গুনাগুণ জানা সত্বেও শুধুমাত্র সাদা আটা খাবার সুদীর্ঘ অভ্যাসের কারণে ব্রাউন আটা গ্রহণ করতে পারেননা তাদের জন্য এসিআই পিওর লাইট ব্রাউন আটা।যে সব ভোক্তাগন স্বাস্থ্য ও স্বাদ দুটোর ব্যাপারেই সচেতন তাদের জন্য লাইট ব্রাউন আটা একটি পারফেক্ট সমাধান। লাইট ব্রাউন আটা সম্পূর্ণ নতুন ফর্মূলায় তৈরি থার্ড জেনারেশন আটা যা সাধারণ আটার তুলনায় অধিক পুষ্টিকর। ব্রাউন আটা অথবা হোল হুইট আটার চাইতে এর রং হালকা ও অধিক সুস্বাদু। এই আটায় রুটি হয় নরম ও মসৃণ। হেলদি লাইফ স্টাইলের অভ্যাস করতে এর প্রথম ধাপ হিসেবে প্রতিটি মানুষ গ্রহণ করতে পারেন লাইট ব্রাউন আটা।এই আটা দিয়ে হেলদি লাইফ স্টাইল শুরু করে ধীরে ধীরে একজন ভোক্তা হেলদি জীবনাচরণে অভ্যস্ত হয়ে উঠবেন এমনটাই আশা করে এসিআই। আকর্ষণীয় দৃষ্টিনন্দন প্যাকেটে সারা দেশের গ্রোসারী দোকানগুলো এবং সুপার স্টোর সমূহে পাওয়া যাবে এই আটা।গত ৩০ জুন এসিআই সেন্টারে পণ্যটির বাজারজাতকরণ উদ্বোধন করেন কোম্পানীর এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর ফাইনান্স এন্ড প্ল্যানিং জনাব প্রদীপ কর চৌধুরী ও কোম্পানীর ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর জনাব অনুপ কুমার সাহা । বিভিন্ন টিভি প্রিন্ট ও ডিজিটাল মিডিয়ায় মানুষকে স্বাস্থ্য সচেতন করার প্রয়াস নিচ্ছে হেলথ এন্ড ওয়েলনেস ব্র্যান্ড এসিআই পিওর। পন্যটি সম্পর্কে আরো জানতে আগ্রহীরা যোগাযোগ করতে পারেন কোম্পানীর কেয়ার লাইন ০১৯৪৩২২২৩৩৩ নাম্বারে।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1162.csv b/Bangla_fin_news_articles/1162.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4c6f1c476a8f988f17011b67a3e49beab698928b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1162.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1162,লাইসেন্সবিহীন কুরিয়ার প্রতিষ্ঠানে লেনদেন নয়,2021-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,লাইসেন্সবিহীন কুরিয়ার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ডাক আদানপ্রদানে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় পোস্ট অফিস আইন ১৮৯৮ এবং মেইলিং অপারেটর ও কুরিয়ার সার্ভিস বিধিমালা ২০১৩ এর বিধি ১১১ এর নির্দেশনা অনুযায়ী লাইসেন্সবিহীন মেইলিং অপারেটর ও কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ডাক দ্রব্য গ্রহণ পরিবহন ও বিলি বিতরণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও বিভিন্ন ব্যাংক এরূপ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ডাক দ্রব্যাদি আদানপ্রদান করছে বলে জানা গেছে। এমতাবস্তায় লাইসেন্সবিহীন মেইলিং অপারেটর ও কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ডাক দ্রব্যাদি আদানপ্রদান হতে বিরত থাকার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হলো।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1163.csv b/Bangla_fin_news_articles/1163.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..50897a60b2bea256d1604bf8b18ec51c87f682a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1163.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1163,টানা ৪ দিন ব্যাংক বন্ধ সোমবার থেকে নতুন সময়সূচি,2021-06-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কঠোর বিধিনিষেধের সময় সকাল ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত ব্যাংকিং লেনদেন চলবে। এ বিষয়ে বুধবার ৩০ জুন প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধকল্পে আগামীকাল ১ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত জনসাধারণের সার্বিক কার্যাবলী ও চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপের প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাঠ প্রশাসন সমন্বয় অধিশাখা থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। . ........এদিকে অর্থবছরের শুরুর দিন ব্যাংক হলিডেহিসেবে ১ জুলাই বৃহস্পতিবার ব্যাংকগুলোতে লেনদেন হবে না। এছাড়া শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে রবিবারও ব্যাংক বন্ধ থাকবে। অর্থাৎ টানা চারদিন ব্যাংক লেনদেন বন্ধ থাকবে। বিধিনিষেধচলাকালে প্রতি সপ্তাহে রবিবার ব্যাংক বন্ধ থাকবে। সেক্ষেত্রে সপ্তাহেচারদিন ব্যাংক লেনদেন হবে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1164.csv b/Bangla_fin_news_articles/1164.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..af4e3195eec3dafd846b19487d51420503d72352 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1164.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1164,সয়াবিন তেলের দাম কমলো,2021-06-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কয়েকবার দাম বাড়ানো পর এবার সয়াবিন তেলের দাম কমলো লিটারে ৪ টাকা। এতে বোতলজাত এক লিটার সয়াবিন তেল কিনতে লাগবে ১৪৯ টাকা। খোলা কিনলে যেখানে দাম পড়বে ১২৫ টাকা। নতুন দাম আগামীকাল বৃহস্পতিবার ১ জুলাই থেকে সারা দেশে কার্যকর হবে। ....ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বিপণনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন সয়াবিন তেলের দাম ৪ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংগঠনের সচিব মো. নূরুল ইসলাম মোল্লার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার ৩০ জুন বিষয়টি জানানো হয়। ....এর আগে চলতি বছরের গত ২৭ মে সয়াবিন তেলের দাম এক লাফে ৯ টাকা বাড়ানো হয়েছিল। তাতে বোতলজাত এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৪৪ টাকা থেকে বেড়ে ১৫৩ টাকা হয়। সেই হিসাবে কাল বৃহস্পতিবার ০১ জুলাই থেকে দাম লিটারে ৪ টাকা কমলেও গত মাসের চেয়ে বেশি দামেই কিনতে হবে ভোক্তাদের।এদিকে লিটারে ৪ টাকা কমানোর ঘোষণা দেওয়া হলেও ৫ লিটারের এক বোতল সয়াবিন তেলের দাম কমছে ১৬ টাকা। ৭২৮ টাকার পরিবর্তে বর্তমানে কেনা যাবে ৭১২ টাকায়। অন্যদিকে প্রতি লিটার খোলা পাম অয়েলের দাম ১১২ টাকা থেকে কমে ১০৮ টাকা হচ্ছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1165.csv b/Bangla_fin_news_articles/1165.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28f442924f1dcdef4a8ad6d6e75b1dc06e92072e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1165.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1165,জাতীয় সংসদে ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট পাস,2021-06-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,নির্দিষ্টকরণ বিল পাসের মধ্য দিয়ে জাতীয় সংসদে ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট পাস হয়েছে। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বুধবার ৩০ জুনসংসদ অধিবেশন এ বাজেট পাস হয়।অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল পাসের প্রস্তাব করলে কণ্ঠভোটে তা পাস হয়। এরপর সংসদে উপস্থিত সবাই টেবিল চাপড়ে অর্থমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। এর আগে ৩ জুন জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এরপর প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সংসদ অধিবেশনে দীর্ঘ আলোচনা হয়। . ........বাজেট পাসের পর বুধবারই রাষ্ট্রপতি তাতে সম্মতি দেবেন। পরদিন ১ জুলাই নতুন অর্থবছর থেকে তা বাস্তবায়ন শুরু হবে।প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ জিএম কাদের জাতীয় পার্টির জেপি সভাপতি আনোয়ার হোসেন এবং অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে মঙ্গলবার বাজেট আলোচনা শেষ হয়। . ........এর আগে ৩ জুন জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী। এরপর প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সংসদ অধিবেশনে দীর্ঘ আলোচনা হয়। এবারের বাজেটে প্রাধিকার পেয়েছে দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। বাজেটটি করা হয়েছে সরকারের অতীতের অর্জন এবং উদ্ভূত বর্তমান পরিস্থিতির সমন্বয়ে। বাজেটে সঙ্গত কারণেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্যখাতকে। পাশাপাশি কোভিড১৯ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজসমূহের বাস্তবায়ন কৃষিখাত খাদ্য উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনাকে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।২০২১২২ অর্থবছরের বাজেটে মোট ব্যয়ের আকার ধরা হয়েছে ছয় লাখ তিন হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। এটি মোট জিডিপির ১৭ দশমিক পাঁচ শতাংশ। পরিচালনসহ অন্যান্য খাতে মোট বরাদ্দ রাখা হয়েছে তিন লাখ ৭৮ হাজার ৩৫৭ কোটি টাকা এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে দুই লাখ ২৫ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1166.csv b/Bangla_fin_news_articles/1166.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..709e507ab67fcbce1300cc1a3bdd1593c711af26 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1166.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1166,‘ব্যাংক হলিডে’ বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকবে লেনদেন,2021-06-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,অর্থ বছরের শুরুর দিন ব্যাংক হলিডে হিসেবে ১ জুলাই বৃহস্পতিবার ব্যাংকগুলোতে লেনদেন হবে না। ব্যাংকের লেনদেন বন্ধ থাকায় কাল দেশের দুই পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই লেনদেন বন্ধ থাকবে।বুধবার ৩০ জুন বাংলাদেশ ব্যাংক ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।প্রথা অনুযায়ী বছরে দুই দিন ব্যাংক হলিডে থাকে। একদিন হচ্ছে নতুন অর্থবছরের প্রথম দিন ১ জুলাই। আরেক দিন হলো বছরের শেষ দিন ৩১ ডিসেম্বর। এই দুই দিন ব্যাংকগুলো খোলা থাকলেও কোনো লেনদেন হয় না। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সব ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও গুরুত্বপূর্ণ শাখা খোলা থাকবে। সংশ্লিষ্টরা জানায় ১ জুলাই ব্যাংকগুলোর বিভিন্ন শাখা থেকে পাঠানো হিসাব একত্রিত করে অর্ধ বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়। ওইদিন বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্যান্য ব্যাংক গ্রাহকদের সঙ্গে কোনো ধরনের লেনদেন বা দাফতরিক কার্যক্রম করে না। একইভাবে ৩১ ডিসেম্বরও ব্যাংকগুলো পঞ্জিকা বছরের হিসাব শেষ করে বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুত করে। যে কারণে দিনটিকে ব্যাংক হলিডে হিসেবে ধরা হয়। এ কারণে বছরের এই দুই দিনকে ব্যাংক হলিডে হিসেবে ছুটি নির্ধারণ করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1167.csv b/Bangla_fin_news_articles/1167.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a70c9af57e897e8bf995d0b30e2ade8c6b858781 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1167.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1167,নতুন বিধিনিষেধে খোলা থাকবে পোশাক কারখানাব্যাংক,2021-06-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধে ১ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত মানুষের সার্বিক কার্যাবলী ও চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ বুধবার ৩০ জুন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাঠ প্রশাসন সমন্বয় অধিশাখা থেকে এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এ সময়ে সরকারিবেসরকারি অফিসগুলো বন্ধ থাকলেও চালু থাকবে জরুরি পরিষেবা। লকডাউনে ব্যাংক খোলা না বন্ধ সিদ্ধান্ত আজ ....এর বাইরে শুধু রফতানিমুখী পোশাক কারখানা বন্দর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট খোলা থাকবে। এছাড়া খুবই সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে ব্যাংক। ব্যাংকিং খাতে পরিবর্তন আনবে ব্লকচেইন ....কঠোর বিধিনিষেধ না মানলে সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল আইনের মাধ্যমে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেপ্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1168.csv b/Bangla_fin_news_articles/1168.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c25c12e585197a2b5a96b89507b4cd0e47dbae21 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1168.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1168,বছরে ১ হাজার ১২৭ কোটি টাকার মাছ উৎপাদন,2021-06-30,মোহাম্মদ ইউসুফ মিরসরাই চট্টগ্রাম সংবাদদাতা,চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলায় গড়ে উঠেছে দেশের সর্ববৃহত্ মৎস্য জোন। প্রায় ৭ হাজার একর জমিতে গড়ে উঠা এসব মৎস্য প্রকল্প থেকে বছরে বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ৪৯ হাজার মেট্রিক টন মাছ উৎপাদন হয়। প্রতি মৌসুমে এসব মৎস্য প্রকল্প থেকে ১ হাজার ১২৭ কোটি টাকার মাছ বিক্রি করছেন চাষিরা। মুহুরীচর মৎস্য প্রকল্প থেকে প্রতিদিন ৭০৮০ মেট্রিক টনের বেশি মাছ দেশের বিভিন্ন বাজারে আমিষের যোগান দিচ্ছে।১৯৮৪ সালে সরকার ফেনী নদীর মিরসরাইসোনাগাজী অংশে প্রায় ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বাঁধ নির্মাণের পর প্রায় ৫০ হাজার একরের অধিক চর জেগে উঠে। এই বাঁধ দিয়ে পশ্চিম দিকে যেতে বাঁধের দক্ষিণে চোখ যতদূর যায় ততদূর পর্যন্ত শত শত হেক্টর জমিতে এই মৎস্য প্রকল্প। এখানে পাঙ্গাস কার্প তেলাপিয়া গুলশা পাবদা শিং কই ইত্যাদি জাতীয় মাছের চাষ হচ্ছে। গত ২৫ বছরে মিঠা পানির মাছ চাষের জন্য বিখ্যাত মুহুরী প্রকল্প সারা দেশের সবচেয়ে বড় মত্স্য জোন হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। দেশের চাহিদা পূরণ করে বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে এখানের মাছ। ১৯৯৬ সালের দিকে সাবেক চেয়ারম্যান মাঈনুল ইসলাম আবুল খায়ের কোম্পানি বাবুল চৌধুরী এম এইচ লাভলু চৌধুরী এরা আধুনিক পদ্ধতিতে মত্স্য চাষ শুরু করেন। তাদের সফলতার পথ ধরে ধীরে ধীরে এলাকার শিক্ষিত বেকার যুবকরা চাকরির পিছে না ছুটে গড়ে তোলেন শত শত মত্স্য প্রকল্প। বর্তমানে এখানে বাণিজ্যিকভাবে আধুনিক প্রযুক্তির সহায়তায় মত্স্য প্রকল্প গড়ে তুলেছে বিভিন্ন নামি দামিসহ ৫ শতাধিক প্রতিষ্ঠান। প্রত্যক্ষপরোক্ষভাবে প্রায় ১০ হাজার শ্রমজীবী মানুষ মত্স্য প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত রয়েছে। এদের এখন একমাত্র জীবিকার অবলম্বন মত্স্য চাষ। উপজেলা মত্স্য অফিস সূত্রে জানা যায় বছরে একর প্রতি সর্বনিম্ন ৭ মেট্রিক টন মাছ উত্পাদন হলে প্রায় ৭ হাজার একর জমিতে ৪৯ হাজার মেট্রিক টন মাছ উত্পাদন হয়। প্রতি কেজি মাছ গড়ে ২৩০ টাকা দরে বিক্রি হলেও যার বাজার মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ১ হাজার ১২৭ কোটি টাকা। মুহুরী চর থেকে প্রতি বছর সরকার কোটি কোটি টাকার রাজস্ব আয় করলেও এখানকার মত্স্যচাষিরা সরকারি সুযোগসুবিধা থেকে বঞ্চিত।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1169.csv b/Bangla_fin_news_articles/1169.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f0b29f83ca163a8d8d5f8af55f93eb11ce9c8ff --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1169.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1169,নতুন অর্থবছরের বাজেট পাস হবে আজ,2021-06-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাকালীন সংকটের মধ্যেই নতুন অর্থবছরেরবাজেট পাস হবে আজ বুধবার ৩০ জুন। জানা গেছে নির্দিষ্টকরণ বিল পাসের মধ্য দিয়ে ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট পাস হবে। এর আগে মঙ্গলবার ২৯ জুন শিল্পখাতে কালো টাকা বিনিয়োগে দেওয়া বিশেষ সুযোগ অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়ে ২০২১২২ অর্থবছরের জন্য অর্থবিল পাস হয় জাতীয় সংসদে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বিলটি পাসের প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। কালকের অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদে উপস্থিত ছিলেন। ৩ জুন জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী। এরপর প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সংসদ অধিবেশনে দীর্ঘ আলোচনা হয়।এবারের বাজেটে প্রাধিকার পেয়েছে দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। বাজেটটি করা হয়েছে সরকারের অতীতের অর্জন এবং উদ্ভূত বর্তমান পরিস্থিতির সমন্বয়ে। বাজেটে সঙ্গত কারণেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্যখাতকে। পাশাপাশি কোভিড১৯ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজসমূহের বাস্তবায়ন কৃষিখাত খাদ্য উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনাকে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। অর্থবিলে কালোটাকা বিনিয়োগের সুযোগ থাকছে ....২০২১২২ অর্থবছরের বাজেটে মোট ব্যয়ের আকার ধরা হয়েছে ছয় লাখ তিন হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। এটি মোট জিডিপির ১৭ দশমিক পাঁচ শতাংশ। পরিচালনসহ অন্যান্য খাতে মোট বরাদ্দ রাখা হয়েছে তিন লাখ ৭৮ হাজার ৩৫৭ কোটি টাকা এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে দুই লাখ ২৫ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1170.csv b/Bangla_fin_news_articles/1170.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d9c6fa9c1facacace024c29d763efc5199d28a0f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1170.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1170,গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ২৫৫০ কোটি টাকার ঋণ চুক্তি,2021-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ৩০ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তি করেছে সরকার। দেশীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ২ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা। রেজিলিয়েন্স এন্ট্রাপ্রেনিওরশিপ অ্যান্ড লাইভলিহুড ইমপ্রুভমেন্ট আরইএলআই শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়নে এ ঋণ ব্যবহার করা হবে।গতকাল মঙ্গলবার বিশ্বব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে গ্রামীণ উদ্যোক্তাদের ইকমার্সে সংযুক্ত করতে এ প্রকল্পের মাধ্যমে সহায়তা করা হবে। তাদের উত্পাদিত পণ্য দলগতভাবে প্রচারণা ও বিক্রি করতে সহায়তা করবে। তরুণ বেকারদের কর্মসংস্থানে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। জলবায়ু ঝুঁকি অভিযোজন বিষয়ে সবমিলিয়ে ৪ লাখ ৯০ হাজার মানুষকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে দেশের সাড়ে ৭ লাখ গ্রামীণ হতদরিদ্র উপকৃত হবে বলে আশা করছে বিশ্বব্যাংক। প্রকল্পটি দেশের ২০টি জেলার ৩ হাজার ২০০ গ্রামে বাস্তবায়ন করা হবে। মূলত আয় বর্ধনমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জীবনমান উন্নত করার প্রচেষ্টা করা হবে। রবিবার অনুষ্ঠিত হওয়া ঐ চুক্তিতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন এবং বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টিম্বন সই করেন। পাঁচ বছর রেয়াতকালসহ ৩০ বছরে এই ঋণ পরিশোধ করতে হবে। ....এর আগে গ্রামীণ অঞ্চলে নতুন জীবন শিরোনামে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছিল তার ধারাবাহিকতায় এ প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে। এসব গ্রামের মানুষকে নগদ সহায়তা প্রদান এবং দলগত ঋণ প্রদানের আর্থসামাজিক উন্নয়নের প্রচেষ্টা থাকবে। এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টিম্বন উল্লেখ করেন কোভিড১৯ বাংলাদেশের গ্রামীণ অঞ্চলে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। বিশেষ করে নারীদের ওপর কারণ তাদের আয়ের সুযোগ কমে গেছে। এই প্রকল্পটি গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নতিতে সহায়তা করবে। এর ৯০ ভাগ উপকারভোগী হবেন নারী। প্রকল্পটির মাধ্যমে স্বাস্থ্য ও পুষ্টির বিষয়েও সচেতনতা বাড়বে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1171.csv b/Bangla_fin_news_articles/1171.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e1ef8d9d0eeb51979fa47cb04826dd26a6199a77 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1171.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1171,আলেশা মার্টসহ ৭ ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব তলব,2021-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আলেশা মার্টসহ সাতটি ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তলব করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ। চিঠি পাওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে এসব প্রতিষ্ঠানের লেনদেন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে। তথ্য চাওয়ার তালিকায় থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোসহ দশটি ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এরই মধ্যে কার্ডে লেনদেন স্থগিত করেছে অনেক ব্যাংক।অ্যাকাউন্ট তলবের তালিকায় রয়েছেআলেশা মার্ট ধামাকা শপিং সিরাজগঞ্জ শপ আলাদিনের প্রদীপ বুম বুম আদিয়ান মার্ট ও নিডস ডট কম। এসব প্রতিষ্ঠান এবং প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নামে কোনো হিসাব বর্তমানে বা ইতিপূর্বে পরিচালিত হলে তা জানাতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে হিসাব খোলার ফরম কেওয়াইসি প্রোফাইল শুরু থেকে হালনাগাদ লেনদেন বিবরণীও পাঠাতে হবে। ....কয়েকটি ব্যাংক এই ৭ প্রতিষ্ঠান ছাড়াও ইভ্যালি ইঅরেঞ্জ ও কিউকমের সঙ্গে কার্ডে লেনদেন স্থগিত করে। যদিও অ্যাকাউন্ট তলবের তালিকায় প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম নেই। এর আগে গতবছর ইভ্যালির অ্যাকাউন্ট তলব এবং পরবর্তীতে ফ্রিজ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তখন ইভ্যালি প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাসেলের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়। ইভ্যালি গ্রাহকদের থেকে যে পরিমাণ অর্থ নিয়েছে তার চেয়ে অনেক কম সম্পদ থাকার তথ্য সামনে আসায় পুরো ইকমার্স খাত আলোচনায় এসেছে। বেসরকারি খাতের ব্র্যাক সিটি মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এশিয়া ঢাকা ও প্রাইম ব্যাংক এরই মধ্যে তাদের ক্রেডিট ডেবিট ও প্রিপেইড কার্ড ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ইকমার্স সাইটে লেনদেন আপাতত স্থগিত করেছে। মূলত বিভিন্ন অফারের নামে বাজার মূল্যের চেয়ে অনেক কম দামে পণ্য বিক্রি পণ্য দেওয়ার অনেক আগেই টাকা নেওয়া এবং সময়মতো পণ্য সরবরাহ না করার অভিযোগ রয়েছে এসব ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে।এর চলতি সপ্তাহে বাণিজ্যমন্ত্রণালয় এক বৈঠক করে জানিয়েছে পণ্য সরবরাহ করার আগে কোনো প্রতিষ্ঠান আর টাকা নিতে পারবে না। ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের লেনদেন বিষয়ে একটি নীতিমালা হচ্ছে বলে জানানো হয়।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1172.csv b/Bangla_fin_news_articles/1172.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..72018253aaaf753d1bf3b702de8ea15bb4fab718 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1172.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1172,অর্থবিলে কালোটাকা বিনিয়োগের সুযোগ থাকছে,2021-06-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জরিমানা বাড়িয়ে এবার কালো টাকা সাদা করা বা অপ্রদর্শিত অর্থ প্রদর্শনের সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। তবে আগের মতো ১০ শতাংশ হারে কর দিয়ে নয় ২৫ শতাংশ কর এবং ওই করের ওপর ৫ শতাংশ জরিমানা দিয়ে নগদ টাকা ব্যাংকে রাখা টাকা সঞ্চয়পত্র কিনেও টাকা সাদা করা যাবে। একইভাবে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করতে চাইলে একই হারে কর ও জরিমানা দিয়ে কালোটাকা সাদা করা যাবে।১০ শতাংশ কর দিয়ে কালোটাকায় নতুন শিল্পকারখানা করা যাবে। জমি ও ফ্ল্যাট কিনে এলাকা ও আয়তনভেদে নির্ধারিত কর দিয়ে কালোটাকা সাদা করা যাবে। আগামী ১ জুলাই থেকে ২০২২ সালের ৩১ জুলাই পর্যন্ত পুরো অর্থবছর জুড়ে এ সুযোগ পাওয়া যাবে। অন্যদিকে অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে ১০ শতাংশ কর দিয়ে ২০২৪ সাল পর্যন্ত কালোটাকা সাদা করার বিদ্যমান সুযোগটিও অব্যাহত রাখা হয়েছে। কালোটাকা সাদা করলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর ছাড়া অন্য কোনো সংস্থা এ নিয়ে প্রশ্ন করবে না।মঙ্গলবার ২৯ জুন জাতীয় সংসদে ২০২১ সালের অর্থবিল পাসের সময় কিছু ধারা সংশোধন করে পাস করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার সময়ে দেওয়া নগদ টাকা ব্যাংকে রাখা টাকা ও এফডিআর সঞ্চয়পত্র কিনে ১০ শতাংশ হারে কর দিয়ে কালোটাকা সাদা করার সুযোগটি ৩০ জুন অর্থাৎ আজ শেষ হচ্ছে। একইসঙ্গে শেয়ারবাজারেও একই হারে কর দিয়ে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ আজ শেষ হচ্ছে। উল্লেখ্য এর আগে গত ৩ জুন প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারসহ বেশ কয়েকটি খাতে কালো টাকা বা অপ্রদর্শিত অর্থ নিয়ে কিছু বলা হয়নি। পাস হওয়া অর্থবিলে আগামী অর্থবছরে পুঁজিবাজারে প্রশ্নাতীতভাবে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হলো। ....পাশ হওয়া অর্থবিলে দেখা যায় ২৫ শতাংশ কর ও করের ওপর ৫ শতাংশ জরিমানা অর্থাৎ সব মিলিয়ে ২৬ দশমিক ২৫ শতাংশ কর দিয়ে কালোটাকা সাদা করতে হবে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত শেয়ার বন্ড মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটসহ পুঁজিবাজারের বিভিন্ন ইন্সট্রুমেন্টে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ২৫ শতাংশ কর এবং মোট করের ওপর ৫ শতাংশ জরিমানা গুণতে হবে। তবে ওই টাকায় কেনা শেয়ার এক বছরের মধ্যে বিক্রি করলে ১০ শতাংশ হারে জরিমানা দিতে হবে।এনবিআরের কর্মকর্তারা জানান এ ধরণের সুযোগের বাইরেও আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী অপ্রদর্শিত অর্থ প্রদর্শনের সুযোগ থাকছে। এক্ষেত্রে প্রযোজ্য হারে আয়কর ও জরিমানা দিয়ে যে কেউ অর্থ প্রদর্শনের সুযোগ পাবেন তবে অর্থের উৎস জানাতে হবে। জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার কতিপয় সংশোধনীসহ অর্থ বিল২০২১ পাসের প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অধিবেশনে সংসদ সদস্যদের কণ্ঠভোটে আগামী ২০২১২২ অর্থবছরের জন্য এই বিল পাস হয়। অর্থবিল পাসের সময় সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন। বিলে ২০২১ সালের ১ জুলাই থেকে শুরু অর্থবছরের জন্য আর্থিক বিধান বিদ্যমান কতিপয় আইন সংশোধনসহ কর প্রস্তাবসমূহ অনুমোদন করা হয়েছে। বিল পাসের প্রক্রিয়ায় সরকারি দলের উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বেগম ওয়াসিকা আয়েশা খান জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক পীর ফজলুর রহমান শামীম হায়দার পাটোয়ারী রওশন আরা মান্নান বিএনপির হারুনুর রশীদ মোশাররফ হোসেন রুমীন ফারহানা এবং স্বতন্ত্র সদস্য রেজাউল করিম বাবলু বিলের ওপর জনমত যাচাই বাছাই কমিটিতে প্রেরণ ও সংশোধনী প্রস্তাব আনলে সরকারি দলের সদস্যদের আনা সংশোধন প্রস্তাবগুলো গ্রহণ করা হয়। বাকী প্রস্তাবগুলো কন্ঠ ভোটে নাকচ হয়ে যায়।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1173.csv b/Bangla_fin_news_articles/1173.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bbba362a00c8c130be56efd05cdd2e2630293e37 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1173.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1173,বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডস জিতলো ওভাই,2021-06-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইনক্লুশন্স এন্ড কমিউনিটি সার্ভিসেস এইচসিআইসিএস কমিউনিটি সার্ভিসেসএ ওভাই সেবা এর জন্য বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডস২০২০ অর্জন করেছেন বাংলাদেশের দেশীয় রাইড শেয়ারিং স্টার্ট আপ ওভাই।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় বাণিজ্য মন্ত্রী জনাব টিপু মুনশি এমপি ও বিশেষ অতিথি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহমেদ পলক এমপির হাত থেকে ওভাইএর পক্ষ থেকে পুরষ্কারটি গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির চিফ অপারেটিং অফিসার কাজী ওমর ফেরদৌস।সাধারণ রোগী ও চিকিৎসাসেবা কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিদের দৈনন্দিন যাতায়াতে বিশ্বস্ত নির্ভরযোগ্য ওনিরাপদ সেবা প্রদানে মার্চ ২০২০ইং থেকে বাড়তি সুরক্ষা অবলম্বনের মাধ্যমে নতুন সেবা ওভাই সেবা চালুর উদ্যোগ নিয়ে প্রশংসিত হয় ওভাই। চালকদের জন্য মাস্ক টিস্যু হ্যান্ড স্যানিটাইজার গ্লাভস পিপিইজীবাণুনাশক ইত্যাদি এবং যাত্রীদের জন্য নিরাপত্তা নিয়মাবলী ও ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থা চালু করে প্রতিষ্ঠানটি। রাইডে বাড়তি সুরক্ষার জন্য যানবাহনে প্লেক্সিগ্লাস স্থাপন করে ওভাই।দ্রুততম সময়ের মধ্যে সাধারণ জনগনের জন্য নিয়োজিত বিশেষ এই সুরক্ষিত সেবাটি চালু করার মাধ্যমে অগণিত গ্রাহককে প্রয়োজনীয় যাতায়াতসেবা প্রদান করতে পেরেছে ওভাই। কমিউনিটি সার্ভিসে এই উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার পরিপ্রেক্ষিতে বেসিস অ্যাওয়ার্ড এন্ড অ্যাক্রিডিটেশন কমিটি ওভাইকে উক্তপুরষ্কার প্রদান করেন।ওভাইএর পক্ষ থেকে প্রধান অতিথি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় বাণিজ্য মন্ত্রী জনাব টিপু মুনশি এমপি ও বিশেষ অতিথি তথ্য ওযোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহমেদ পলক এমপির হাত থেকে পুরষ্কার গ্রহণ করছেন কাজী ওমর ফেরদৌসমহামারিকালীন লকডাউন কার্যকর হওয়ার পরপরই হাসপাতালে কোভিড১৯ আক্রান্ত রোগীদেরকে সেবা প্রদানে কর্মরত সেবাকর্মীদের যাতায়াত সহায়তার জন্য ওভাই সেবা এর কার্যক্রম চালু করা হয় জাতির সেবার ওভাইয়ের এই কাজকে স্বীকৃতি প্রদান করায় ওভাই বেসিসের প্রতি কৃতজ্ঞ। এক বিবৃতিতে ওভাইএর সিওও ওমর ফেরদৌস কথাগুলো জানান।ওভাই পরিচিতিপ্রতিটি বাংলাদেশীর জীবনকে আরো একটু সহজ করে তুলতেই নিরাপত্তা সুরক্ষা এবং তুলনামূলক সহজ মাধ্যম হিসেবে ২০১৮ সালে যাত্রা শুরু করে ওভাই। মোটরবাইক গাড়ি সিএনজি এবং ওবোন নারী ক্ষমতায়নে নারীদের জন্য ওভাইয়ের বিশেষ শাখা বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির মোট ৪ রকমের সেবা রয়েছে। ঢাকা খুলনা যশোর বরিশাল চট্টগ্রামসহ মোট ২৩টির বেশি শহরে চালু রয়েছে এই সেবা। সাথে আছে ২৪৭ কল সেন্টারের ১৬৬৩৩ ব্যবস্থা। এছাড়াও দেশে প্রথম রাইড শেয়ারিং সেবা হিসেবে সেবা গ্রহনকারীদের রিওয়ার্ড পয়েন্ট পাওয়ার জন্য ওভাইমাইলস চালু করেছি ওভাই। নিরাপত্তার ব্যাপারে নজর রেখে গাড়িতে ভিটিএস সিস্টেম সংযোজন করেছে ওভাই। এতে করে জরুরী অবস্থায় দ্রুত সাহায্য পাবেন ব্যবহারকারীরা।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1174.csv b/Bangla_fin_news_articles/1174.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3687a810489a9027803e6794cf731cf4088c6134 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1174.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1174,৫জি স্মার্ট ডিভাইসের জনপ্রিয়তায় কাজ করবে ইভ্যালিরিয়েলমি,2021-06-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশজুড়ে ৫জি স্মার্টফোন বাজারজাতকরণ ও জনপ্রিয় করতে দেশ সেরা ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি এবং দেশের তরুণদের পছন্দের স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমির সঙ্গে সম্প্রতি একটি কৌশলগত সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। চুক্তির আওতায় উভয় প্রতিষ্ঠান ৫জি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে প্রচার চালাবে। এ উপলক্ষে রিয়েলমি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক টিম শাও বলেন ৫জি প্রযুক্তি মানুষের জীবনযাত্রায় ও কাজের পদ্ধতিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনবে। এই ওয়্যারলেস প্রযুক্তি অতিস্বল্প ল্যাটেন্সি বিশাল নেটওয়ার্ক ক্ষমতা উচ্চতর মাল্টিজিবিপিএস পিক ডেটার গতি এবং আরও অবিচল অভিজ্ঞতা প্রদান করবে বলে আশা করা হচ্ছে। রিয়েলমির ৫জি স্মার্টফোন হবে সবার জন্য। ফোরজি স্মার্টফোনের তুলনায় ৫জি স্মার্টফোনে পাওয়া যাবে অধিকতর ভালো পারফরমেন্স। পাশাপাশি সুলভমূল্যে সবার জন্য ৫জি স্মার্টফোন নিয়ে আসতে যাচ্ছে রিয়েলমি।দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে খুব শিগগিরই রিয়েলমি বাজারে নিয়ে আসতে যাচ্ছে ৫জি স্মার্টফোন। কৌশলগত অংশীদার হিসেবে ইভ্যালি রিয়েলমির ৫জি স্মার্টফোনের সুলভমূল্য নিশ্চিত করবে। পাশাপাশি ৫জি ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে নানা কর্মযজ্ঞ।৫জি ইকোসিস্টেম বিষয়ে আরও সচেতনতা বাড়ানোর জন্য ওয়েবিনার আয়োজন করা হবে। এছাড়াও বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে যেখানে শিক্ষার্থীরা ৫জি প্রযুক্তির সুবিধাগুলোর বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করবেন। এছাড়া তরুণদের পছন্দের স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি এবং ইভ্যালি ৫জি স্মার্টফোন সম্পর্কিত তথ্যমূলক ভিডিও প্রকাশ করবে। ভিডিওগুলোতে এই প্রযুক্তির সুবিধা এবং ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত থাকবে যার মাধ্যমে তরুণ সমাজ প্রযুক্তির অগ্রগতি সম্পর্কে জ্ঞান আরোহণ করতে পারবে।ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল বলেন আমরা দেশে ৫জি প্রযুক্তির সম্প্রসারণে রিয়েলমির সঙ্গে একযোগে কাজ করার সুযোগ পেয়ে খুব সন্তুষ্ট। তরুণ প্রজন্ম সমাজ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ৫জি স্মার্টফোন নিয়ে তথ্যবহুল এবং শিক্ষামূলক প্রচারণা চালিয়ে আমরা তরুণদের ক্ষমতায়নে অঙ্গীকারাবদ্ধ।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1175.csv b/Bangla_fin_news_articles/1175.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cacfb3075f812f872da274165cfe147efec0b7ac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1175.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1175,স্ক্যানিংয়ের আওতায় আসছে আমদানিরফতানি পণ্য,2021-06-29,সালাহউদ্দিন মো রেজা চট্টগ্রাম অফিস,আধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন নিরাপদ বন্দরব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি ও রফতানিমুখী সব পণ্য স্ক্যানিং ব্যবস্থার আওতায় আসছে। চট্টগ্রাম বন্দরে বর্তমানে শুধু আমদানি পণ্যবাহী কনটেইনার অভিবীক্ষণ স্ক্যানার যন্ত্র দ্বারা পরীক্ষার ব্যবস্থা থাকলেও রফতানি পণ্যের ক্ষেত্রে তা নেই। বাংলাদেশ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে চুক্তির আওতায় এবং বৃহৎ রফতানি সহযোগী দেশ যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘদিনের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম বন্দরে পূর্ণাঙ্গ স্ক্যানিং ব্যবস্থা নিশ্চিত করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানা যায়। এনবিআরের সার্ভার সমস্যা চরম দুর্ভোগের চট্টগ্রাম বন্দরের স্টেকহোল্ডাররা ....আন্তর্জাতিক জাহাজ ও বন্দর নিরাপত্তা কোড আইএসপিএস ইউএস কনটেইনার ইনিশিয়েটিভ সিএসআই জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক বন্দর নিরাপত্তা সংস্থার চাহিদার সঙ্গে সংগতি রেখে বন্দরকে আধুনিক ও দক্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা প্রয়োজন বলে সংশ্লিষ্টদের অভিমত। এক্ষেত্রে বন্দর কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের কাস্টমস বিভাগ সমন্বিতভাবে কাজ করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন বন্দর গড়ে তোলা সম্ভব বলে অভিজ্ঞজন মনে করেন। বন্দরের অভ্যন্তরীণ পরিবেশ ও জেটি সম্মুখস্থ রিভার সাইডসহ বন্দর চ্যানেল ব্যবস্থা সুরক্ষায় বন্দর কর্তৃপক্ষের মূল দায়িত্ব। অন্যদিকে পণ্যের আমদানিরফতানির ক্ষেত্রে গুণগত মান ও নিরাপদ বিষয়ে পরীক্ষাসহ শুল্ক আদায়ে দায়িত্ব পালন করে থাকে কাস্টমস। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সংশ্লিষ্টদের মতে বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় তারা তাদের দায়িত্বসমূহ যথাসম্ভব পালন করে আসছে। কিন্তু জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর নিয়ন্ত্রণাধীন কাস্টমস কর্মকাণ্ডের অংশ হিসেবে স্ক্যানার স্থাপন ও তার দ্বারা যথাযথ পণ্যের পরীক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার মান ও দক্ষতায় এখনো পুরোপুরি উত্তীর্ণ নয়। তারই পরিপ্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম বন্দরে অধিকাংশ গেট দিয়ে কনটেইনারবাহী সব আমদানিরফতানি পরীক্ষার জন্য স্ক্যানার স্থাপন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরে বর্তমানে সাতটি স্ক্যানার মেশিন রয়েছে। এর মধ্যে দুটি মোবাইল স্ক্যানার। বাকি স্ক্যানারসমূহ পাঁচটি গেটে স্থাপন করা আছে। এগুলো মূলত আমদানি পণ্য স্ক্যানার করে থাকে। অথচ চট্টগ্রাম কাস্টমস থেকে দীর্ঘদিন ধরে বন্দরের অন্তত ১২টি গেটে ১২টি স্ক্যানিং মেশিন স্থাপনের দাবি করা হচ্ছে। চট্টগ্রাম বন্দরে শ্রমিক মজুরি নিয়ে জটিলতা ....চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ শাহজাহান দৈনিক ইত্তেফাককে জানান চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক দুটি স্ক্যানার কেনার মূল উদ্দেশ্য হলো এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক জাহাজ ও বন্দর নিরাপত্তা কোড আইএসপিএস বাস্তবায়নের পথ সুগম হবে। একই সঙ্গে বন্দরের দেওয়া দুটি স্ক্যানারের মাধ্যমে কাস্টমস রফতানিমুখী পণ্যবাহী কনটেইনারের স্ক্যানিং করার ক্ষেত্রে আরও এক দাপ এগিয়ে যাবে। চট্টগ্রাম কাস্টমসের কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম ইত্তেফাককে বলেন এনবিআর থেকে চারটি এবং চট্টগ্রাম বন্দর থেকে দুটি স্ক্যানার পেলে চট্টগ্রাম কাস্টমসের মোট ১৩টি স্ক্যানার দিয়ে মোটামুটি পূর্ণাঙ্গভাবে আমদানি ও রফতানি পণ্যের স্ক্যানিং করতে পারবে। এতে করে কাস্টমসের কাজের সুবিধা বৃদ্ধি পাবে এবং ব্যবসায়ী সংগঠনের দীর্ঘদিনের দাবির সুরাহা হবে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1176.csv b/Bangla_fin_news_articles/1176.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c2d57eb4bcbd1ad2de86f034a1c57c49e224b8c3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1176.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1176,রন নন ঋণখেলাপি হওয়ায় পরিচালকের পদ হারালেন রিক হক সিকদার,2021-06-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রন হক সিকদার নন খেলাপি ঋণ থাকায় ন্যাশনাল ব্যাংক বা এনবিএলের পরিচালকের পদ হারিয়েছেন তার ভাই রিক হক সিকদার।সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বিভিন্ন গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন ব্যাংকটির প্রয়াত চেয়ারম্যান জয়নুল হক সিকদারের ছেলে রন বাদ পড়েছেন ব্যাংকটির পরিচালকের পদ থেকে।তবে পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র জানান রন নন এনবিএলের পরিচালকের পদ থেকে বাদ পড়েছেন রিক হক সিকদার। . ........সোমবার ২৮ জুন পদ ফেরত পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন তার ভাই রন হক সিকদার। তাকে আশ্বস্ত করা হয় নিয়মিত ঋণ পরিশোধ করলে রিক হককে পরিচালক পদ ফিরিয়ে দেওয়া হবে। . ........জানা যায় ২০২০ সালের ১২ অক্টোবর ন্যাশনাল ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভায় রিক হক সিকদার পদত্যাগ করে নতুন পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হন। তবে নতুন করে পরিচালক পদে থাকার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন নেওয়া হয়নি। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনুমোদন নেওয়ার জন্য ন্যাশনাল ব্যাংককে তাগাদা দেয়। ব্যাংকটি রিক হক সিকদারকে পরিচালক করার প্রস্তাব পাঠালে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তার ঋণের মান যাচাই করে। এতে বেরিয়ে আসে যে রিক হক সিকদার ঋণখেলাপি হয়ে পড়েছেন।বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন ঋণখেলাপি হওয়ায় রিক হকের পরিচালক পদের নিয়োগ অনুমোদন সম্ভব হয়নি।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1177.csv b/Bangla_fin_news_articles/1177.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5a37a422f427b8fc8042ba6b5fbadd37abb22496 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1177.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1177,জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি পুরস্কার পেলো অরেঞ্জবিডি লিমিটেড,2021-06-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইউনিয়ন পরিষদ হতে প্রদত্ত নাগরিক সেবাসমূহ জনগণের হাতের মুঠোয় পৌঁছে দিতে ইউনিয়ন পরিষদ সেবা ইউপিসেবা সফটওয়্যার তৈরির স্বীকৃতিস্বরূপ ডিজিটাল গভর্নমেন্ট বিভাগে ২য় স্থান অধিকারী হিসাবে জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি পুরস্কার ২০২০ অর্জন করলো অরেঞ্জ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড।দেশের বিভিন্ন খাতের সেরা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বীকৃতি দিতে বৃহস্পতিবার ২৪ জুন ইং তারিখে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস বেসিস এর কার্যালয়ে জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।অরেঞ্জ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড এর পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আল আশরাফুল কবির জুয়েল বলেন বেসিস আমাদের এই প্রকল্পকে পুরস্কৃতকরায় আমরা আনন্দিত এবং গর্বিত। বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের সূত্রধরে ইউনিয়ন পরিষদ হতে প্রদত্ত নাগরিক সেবাসমূহ জনগণের হাতের মুঠোয় পৌঁছে দিতে আমরা ইউনিয়ন পরিষদ সেবা ইউপিসেবা সফটওয়্যার তৈরি করেছি। আমরা বিশ্বাস করি ইউনিয়ন পরিষদ সেবা ইউপিসেবা সফটওয়্যার ব্যবহার করে পরিবর্তন হবে সংজ্ঞা নিশ্চিত হবে স্বচ্ছতা এবং পৌঁছে যাবে সেবা জনগণের দোরগোড়ায়। . ........ইউনিয়ন পরিষদ সেবা ইউপিসেবা সফটওয়্যার ব্যবহার করে বিশ্বের যেকোনো স্থান অতি অল্প সময়ে নির্ভুল ভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদ দ্বারা তাদের কাঙ্ক্ষিত সেবার সনদ প্রাপ্তির জন্য অনলাইন থেকে আবেদন করতে পারবেন। পরবর্তীতে ইউনিয়ন পরিষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান মহোদয় বা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উক্ত আবেদনটি তার জন্য নির্ধারিত অনলাইন ড্যাশবোর্ডের মাধ্যমে যাচাই করে চেয়ারম্যান মহোদয়ের ডিজিটাল সাক্ষরের মাধ্যমে সনদ ইস্যু করতে পারবেন।স্থানীয় ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারর থেকেও সনদের জন্য আবেদনের সুযোগ রয়েছে ইউপিসেবা সফটওয়্যার এ। আবেদনকারী সনদ ইস্যুর সাথে সাথেই এসএমএস এলার্ট পাবেন এবং ইস্যুকৃত সনদ নাগরিক তার নিজস্ব প্রোফাইল থেকে যেকোনো সময় ডাউনলোড এবং প্রিন্ট করে ব্যবহার করতে পারেন।নাগরিকের নিজস্ব প্রোফাইল থাকায় সনদ হারানোর সম্ভাবনা শতভাগ ঝুঁকিমুক্ত। উক্ত ডিজিটাল সনদ সুরক্ষিত সম্বলিত যার মাধ্যমে সনদ ভেরিফিকেশন করা যায়। সুতরাং জাল সনদ তৈরি শতভাগ ঝুঁকিমুক্ত।উল্লেখ্য ২০১৯ সালে পাবলিক সেক্টর অ্যান্ড গভর্নমেন্ট অ্যান্ড সিটিজেন বিভাগে ২য় স্থান অধিকারী হিসাবে জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি পুরস্কার অর্জন করেছিলো অরেঞ্জ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড।ইত্তেফাকএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1178.csv b/Bangla_fin_news_articles/1178.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fc738a0b1377ae50c0a2f4d5447f971635d20770 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1178.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1178,বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন ঋণ পরিশোধের সীমা আরও দুই মাস বাড়লো,2021-06-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,খেলাপি ঋণের ক্ষেত্রে আরও এক দফা ছাড় দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই দফায় ঋণ পরিশোধের সীমা শর্ত সাপেক্ষে আরও দুই মাস বাড়ানো হয়েছে। চলতি জুন পর্যন্ত যেসব ঋণের কিস্তি বকেয়া থাকবে সেগুলোর কমপক্ষে ২০ শতাংশ আগামী ৩১ আগস্টের মধ্যে পরিশোধ করলে ঋণখেলাপি করা যাবে না। এ বিষয়ে রবিবার রাতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে। অর্থাৎ প্রজ্ঞাপন জারির দিন থেকেই কার্যকর হবে। লকডাউনে ব্যাংক খোলা না বন্ধ সিদ্ধান্ত আজ ....প্রজ্ঞাপনে বলা হয় ফের নতুন করে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় চলমান অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড গতিশীল রাখার স্বার্থে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহের গতিধারা স্বাভাবিক রাখতে ঋণ পরিশোধের নীতিমালা আংশিক শিথিল করা হয়েছে। দেশে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়ানোর লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর আগে গত ১ জানুয়ারি পর্যন্ত নিয়মিত যেসব ঋণের কিস্তি গত মার্চ পর্যন্ত বকেয়া ছিলো সেগুলো ৩০ জুনের মধ্যে ব্যাংক গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে পরিশোধ করলে ওইসব ঋণ খেলাপি করা যেত না। এর মধ্যে যেহেতু করোনার প্রকোপ আরও বেড়েছে সে কারণে শর্ত সাপেক্ষে এর মেয়াদ আরও দুই মাস বাড়ানো হয়েছে। এই দফায় বলা হয়েছে ঋণ বা ঋণের যেসব কিস্তি ৩০ জুনের মধ্যে বকেয়া হবে সেসব ঋণ বা ঋণের কিস্তির কমপক্ষে ২০ শতাংশ আগামী ৩১ আগস্টের মধ্যে পরিশোধ করা হলে ওইসব ঋণ খেলাপি হিসাবে চিহ্নিত করা যাবে না। ফলে ঋণ বা ঋণের কিস্তির কমপক্ষে ২০ শতাংশ পরিশোধ করেও আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত খেলাপির দুর্নাম থেকে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকরা মুক্ত থাকতে পারবেন। তবে ৩০ জুন পর্যন্ত ঋণ বা ঋণের কিস্তির বকেয়া অংশ সর্বশেষ কিস্তির সঙ্গে পরিশোধ করতে হবে। প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয় নিয়মিতভাবে কিস্তি পরিশোধিত না হলে যে ত্রৈমাসিকে কিস্তি পরিশোধিত হবে না ওই সময় থেকেই আলোচ্য সুবিধা বাতিল বলে গণ্য হবে। একই সঙ্গে ওই ঋণকে খেলাপি হিসাবে চিহ্নিত করা যাবে। ব্যাংকিং খাতে পরিবর্তন আনবে ব্লকচেইন ....করোনার প্রকোপের কারণে গত বছরের ১ জানুয়ারি থেকেই ঋণ বা ঋণের কিস্তি পরিশোধের ক্ষেত্রে বিশেষ ছাড় দিয়ে আসছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর মধ্যে ২০২০ সালের ১ জানুয়ারিতে যেসব ঋণ নিয়মিত ছিল সেগুলোর কোনো কিস্তি পরিশোধ না করলেও গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত খেলাপি করা হয়নি। গত জানুয়ারি থেকে ঋণের সুদ বা কিস্তির অংশবিশেষ পরিশোধের শর্তে খেলাপি না করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। যা এই দফায়ও দেওয়া হয়েছে। এর আগে গত ২৪ মার্চ জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী তলবি ঋণ পরিশোধের মেয়াদ ২১ মাস বেড়েছে। চলমান ঋণের মেয়াদ বেড়েছে ১৫ মাস। চলমান তলবি ও মেয়াদি ঋণের মার্চ পর্যন্ত বকেয়া পরিশোধের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে ৩ মাস। যেসব চলমান ঋণের মেয়াদ ইতোমধ্যে অতিবাহিত হয়েছে এবং প্রচলিত নীতিমালার আওতায় নবায়ন করা হয়নি। সেসব ঋণের বিপরীতে অনাদায়ী সুদ চলতি মার্চ থেকে আগামী বছরের জুন পর্যন্ত ৬টি সমান ত্রৈমাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করা যাবে। একই সঙ্গে চলতি বছরের গত ১ জানুয়ারি থেকে আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত আরোপিত সুদ নিয়মিতভাবে পরিশোধ করলে ওইসব ঋণকে খেলাপি করা যাবে না। অর্থাৎ চলমান ঋণের সুদ নিয়মিতভাবে পরিশোধ করলে তা খেলাপি হবে না। এ সুবিধা আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত অর্থ দেড় বছর বাড়ানো হয়েছে। এবার শুধু সুদ পরিশোধ করতে হবে। গত বছরের সুবিধায় ২০২০ সালে সুদ ও ঋণ কোনোটিই পরিশোধ করতে হয়নি। যা এ বছর থেকে পরিশোধ করতে হবে। তলবি ঋণের ক্ষেত্রে গত মার্চ থেকে আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে ৮টি সমান ত্রৈমাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করা যাবে। নিয়মিতভাবে কিস্তি পরিশোধিত হলে এগুলোকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত খেলাপি করা যাবে না। এক্ষেত্রে মেয়াদ বেড়েছে ২১ মাস।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1179.csv b/Bangla_fin_news_articles/1179.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dc214fb8fdb1f601c2aa78ff418460db9d5933b7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1179.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1179,সীমিত পরিসরে ‘লকডাউনে’ ব্যাংকের কার্যক্রম স্বাভাবিক,2021-06-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সীমিত পরিসরে লকডাউনের প্রথম দিনে ব্যাংকে স্বাভাবিক কার্যক্রম চলছে। লেনদেন শুরু হয়েছে আজ সোমবার ২৮ জুন সকাল ১০টায়। চলবে দুপুর সাড়ে তিনটা পর্যন্ত। ব্যাংকাররা জানিয়েছেন সীমিত পরিসরে লকডাউন শুরু হলেও ব্যাংকে লেনদেনের সময়সূচি পরিবর্তন হয়নি। তাই সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক লেনদেনের যে সময়সূচি নির্ধারণ করে দিয়েছে সেভাবেই লেনদেন শুরু হয়েছে। চলবে দুপুর সাড়ে তিনটা পর্যন্ত। ১ জুলাই থেকে কঠোর লকডাউন শুরু হলে ব্যাংকে লেনদেনের সময়সূচিতে পরিবর্তন আসবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম। ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1180.csv b/Bangla_fin_news_articles/1180.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bfa596c80f45b25d1f2686284cba8b7f3634d64c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1180.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1180,লকডাউনের খবরে ব্যাংকে টাকা তোলার হিড়িক,2021-06-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সোমবার ২৮ জুন থেকে সীমিত পরিসরে এবং আগামী বৃহস্পতিবার থেকে সাত দিন সারা দেশে সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। এমন সিদ্ধান্তের খবরে রবিবার ২৭ জুন ব্যাংকগুলোতে ব্যাপক ভিড় দেখা গেছে।টাকা জমা দেওয়ার চেয়ে টাকা তুলতে আসা গ্রাহকের সংখ্যা বেশি ছিল। এতে সীমিত পরিসরে চলা ব্যাংকিংসেবায় নিয়োজিত ব্যাংকারদের হিমশিম খেতে হয়েছে। রবিবার ২৭ জুন রাজধানীর ব্যাংক পাড়া খ্যাত মতিঝিল দিলকুশা দৈনিক বাংলা পল্টনসহ বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। ব্যাংকাররা বলছেন এমনিতেই সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে লেনদেনের চাপ বেশি থাকে। এর মধ্যে লকডাউনের খবরেঅন্যদিনের তুলনায় এদিনগ্রাহকের অনেক ভিড়। তবে টাকা জমা দেওয়ার চেয়ে উত্তোলন করছে বেশি। পাশাপাশি সঞ্চয়পত্রের বিষয়ে ভিড় একটু বেশি।গ্রাহকরা বলছেন সোমবার থেকে লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। কী পরিস্থিতি হবে বোঝা যাচ্ছে না। জরুরি প্রয়োজনে নগদ টাকা লাগতে পারে সে জন্যই কিছু নগদ টাকা তুলে রাখা। বৃহস্পতিবার থেকে নতুন নিয়মে ব্যাংকের লেনদেন ....সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত সীমিত পরিসরে লকডাউন কার্যকর করবে সরকার। আর বৃহস্পতিবার থেকে সাত দিনের জন্য পুরোপুরি লকডাউন থাকবে দেশ। লকডাউনে জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব সরকারিবেসরকারি অফিস দোকানপাট ও শপিংমল বন্ধ থাকবে। জরুরি পণ্যবাহী যান ছাড়া সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। চিকিৎসাসংক্রান্ত কাজে শুধু যানবাহন চলাচল করতে পারবে। জরুরি কারণ ছাড়া বাড়ির বাইরে কেউ বের হতে পারবেন না। গণমাধ্যম লকডাউনের আওতা বহির্ভূত থাকবে। এদিকে সরকারঘোষিত লকডাউন সুন্দরভাবে পালন করতে সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। রবিবার সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থাগুলোর সঙ্গে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান। চলমান বিধিনিষেধে সীমিত পরিসরে ব্যাংক চলছে। সকাল ১০টা থেকে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন হচ্ছে। লেনদেনপরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শেষ করার জন্য ব্যাংক খোলা থাকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1181.csv b/Bangla_fin_news_articles/1181.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ae40029743e5e285814298b5c539808b9a5606e4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1181.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1181,বৃহস্পতিবার থেকে নতুন নিয়মে ব্যাংকের লেনদেন,2021-06-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ঘোষিত লকডাউনেও সীমিত আকারে ব্যাংক খোলা থাকবে। আগামী তিন দিন ব্যাংকিং কার্যক্রম আগের নিয়মে চললেও ১ জুলাই থেকে নতুন নিয়মে হবে ব্যাংক লেনদেন।রবিববার ২৭ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম এ তথ্য জানান।তিনি বলেন ৩০ জুন পর্যন্ত আগের নিয়মেই চলবে ব্যাংকিং কার্যক্রম। ১ জুলাই থেকে নতুন নিয়মে ব্যাংকের লেনদেন হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করবে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আগামীকাল সোমবার থেকে ফের লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। প্রথম তিনদিন কিছুটা শিথিলতা থাকলেও ১ জুলাই থেকে দেশব্যাপী সর্বাত্মক লকডাউন শুরু হবে। সর্বাত্মক এ লকডাউনেও শিল্প কলকারখানা খোলা থাকবে। এই সময়ে রপ্তানিমুখী কার্যক্রম সচল রাখার স্বার্থে ব্যাংকিং সেবা খোলা রাখা হবে।এর আগে রবিববার বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে লকডাউন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে বলা হয়েছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় আগের সব বিধিনিষেধ ও কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় কিছু শর্তাবলী সংযুক্ত করে ২৮ জুন সকাল ৬টা থেকে থেকে ১ জুলাই সকাল ৬টা পর্যন্ত বিধিনিষেধ আরোপ করা হলো।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1182.csv b/Bangla_fin_news_articles/1182.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cc790fababc49594578ccb248924970a5bc4e4fc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1182.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1182,আলমগীর র্যাঞ্চের নতুন সেলস সেন্টার বছিলায়,2021-06-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,লাবিব গ্রুপের কৃষিপণ্য ব্যবসার ক্রমবর্ধমান উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে শনিবার বিকেলে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান কৃষি খামার আলমগীর র্যাঞ্চ লিমিটেডএর বছিলা সেলস সেন্টার উদ্বোধন করা হয়।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেখ ফজলে ফাহিম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন লাবিব গ্রুপের চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন আলমগীর এবং মিসেস সুলতানা জাহানসহ বিশেষ ব্যক্তিবর্গরা।আলমগীর র্যা লিমিটেড বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ লাবিব গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। আসন্ন ঈদ উল আযহাকে সামনে রেখে গ্রাহকদের নিকট সুস্থ সবল ও উন্নত জাতের গরু সরবরাহ করার লক্ষ্যে এই সেলস্ সেন্টারের উদ্বোধন করা হয়।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1183.csv b/Bangla_fin_news_articles/1183.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e0c72679ed5bd8c692000feed18a314b9367a0ee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1183.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1183,আবারো কানস লায়নস জিতলো ‘স্বপ্নগ্রেইউসিবি’,2021-06-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সৃজনশীল কাজে পৃথিবীর সবচেয়ে আলোচিত উৎসবের নাম কানস লায়নস ইন্টারন্যাশনাল ফেস্টিভাল অব ক্রিয়েটিভিটি। এবার এই উৎসবে ২টি ক্যাটাগরিতে পদক জিতেছে দেশের অন্যতম সুপারশপ স্বপ্ন ব্যাংকিং সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক এবং বিজ্ঞাপনী সংস্থা গ্রে ঢাকার সম্মিলিত উদ্যোগ স্বপ্নইউসিবি আ্যাগ্রো ব্যাংকিং প্রজেক্ট।এই উৎসবে বিজ্ঞাপন ক্রিয়েটিভিটি ব্র্যান্ড কমিউনিকেশনের ওপর পৃথিবীর সেরা কাজগুলোকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে কান অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। প্রান্তিক কৃষকদের সরাসরি ভোক্তার সঙ্গে সংযোগ তৈরি করা এবং মূলধারার অর্থনীতিতে সংযুক্ত করার প্রয়াসে ২০১৯ সালে গ্রে ঢাকার উদ্যোগে কাজ শুরু করে স্বপ্ন এবং ইউসিবি। তাদের সম্মিলিত এই প্রজেক্টটি উৎসবে জমা দেয় গ্রে অ্যাডভারটাইজিং। আর সেই ফলাফল এবার হাতে এসেছে। ....এ বিষয়ে স্বপ্নর নির্বাহী পরিচালক সাব্বির হাসান নাসির বলেন এটা সত্যিই আনন্দের বিষয়। এটা গ্রেঢাকার তত্ত্বাবধানে স্বপ্নইউসিবির যৌথ উদ্যোগ। প্রান্তিক কৃষকদের যেসব পণ্য বিক্রির জন্য থেকে যায় অর্থাৎ যেসব অবিক্রিত পণ্য রয়ে যায় সেগুলোর জন্য স্বপ্নর বিভিন্ন কালেকশন বা পার্চেজ পয়েন্ট থাকবে। সেই পয়েন্টগুলোতে এসে পণ্য বিক্রি করতে পারবে কৃষকরা। সেখানে ইউসিবির মাধ্যমে কৃষকের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা চলে যায়। এটা স্বপ্ন এবং ইউসিবি ব্যাংকের একটি যৌথ উদ্যোগ ছিল। এবার কানস লায়নস ইন্টারন্যাশনাল ফেস্টিভাল অব ক্রিয়েটিভিটিতে সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস বা টেকসই উন্নয়নের ক্যাটাগরিতে জমা দেওয়া হয়েছিল প্রজেক্টটা। সেখানে পার্টনারশিপ ফর দা গোল সাব ক্যাটাগরিতে সিলভার লায়ন এবং পিপল অ্যান্ড পোভার্টি সাব ক্যাটাগরিতে ব্রোঞ্জ লায়ন জিতেছি আমরা।উৎসবটি প্রতিবছরের জুনে ৭ দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হয় ফ্রান্সের কান শহরে।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1184.csv b/Bangla_fin_news_articles/1184.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..39e08919799bba2aea9067b7514790ca61bb532b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1184.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1184,লকডাউনের খবরে অস্থির নিত্যপণ্যের বাজার,2021-06-27,মুন্না রায়হান,করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে সারাদেশে কঠোর লকডাউনের ঘোষণায় গতকাল শনিবার রাজধানীর বাজারগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। গতকাল সকাল থেকেই অনেক ক্রেতা নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে বাজারে ভিড় করেন। সুযোগ বুঝে বিক্রেতারাও পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেন এমন অভিযোগ ক্রেতাদের। তারা বলেছেন কাঁচা সবজি থেকে মসুর ডাল সয়াবিন তেল সবকিছুর দামই বেড়েছে।সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি প্রতিদিন রাজধানীর নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের খুচরা বাজারদর নিয়ে প্রতিবেদন করে। গতকাল তাদের প্রতিবেদনে দেখা গেছে বোতলজাত সয়াবিন তেল মসুর ডাল ময়দা চিনি শুকনা মরিচ হলুদ আদাসহ বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম বাড়তি। তবে ব্যবসায়ীরা দাবি করেছেন লকডাউনের কারণে বাজারে কোন পণ্যের দাম বাড়েনি। তবে ক্রেতারা একসঙ্গে বেশি পরিমাণে পণ্য কেনায় একটা চাপ তৈরি হয়েছে। তারা বলেন বাজারে সব পণ্যের যথেষ্ট মজুদ রয়েছে। তাই একসঙ্গে বেশি পরিমাণে পণ্য কেনার কোন প্রয়োজন নেই। শবে বরাতের আগেও দাম বাড়লো নিত্যপণ্যের ....সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন অসৎ ব্যবসায়ীদের একটি সিন্ডিকেট রয়েছে যারা সুযোগের অপেক্ষায় থাকে। কোন সুযোগ পেলেই পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেয়। তারা লকডাউনকে সুযোগ হিসেবে নিয়েছে। কারণ সারাদেশে লকডাউন থাকলেও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য পরিবহন আওতামুক্ত থাকবে। তাহলে কেন দাম বাড়বে এছাড়া এসব পণ্যের কোন ঘাটতি নেই। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রও বলেছে দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় সব ধরনের পণ্যের যথেষ্ট মজুদ রয়েছে। তাই কোন পণ্যের দাম বাড়লে তা কারসাজি ছাড়া আর কিছুই নয়।গতকাল রাজধানীর কাওরানবাজার শান্তিনগর ও নিউমার্কেটসহ কয়েকটি বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায় বেশ কয়েকটি নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি খোলা ময়দা ৩৫ থেকে ৪০ টাকার মধ্যে বিক্রি হয়। যা দুইদিন আগেও বিক্রি হয়েছে ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা কেজিতে। মাঝারি মানের মসুর ডাল কেজিতে বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা। একদিন আগেও যা বিক্রি হয়েছে ৮৫ থেকে ৯০ টাকার মধ্যে। গতকাল তা বিক্রি হয় ৯০ থেকে ১০০ টাকা। তবে বড়দানা ও ছোটদানা মসুর ডালের দাম বাড়েনি। বর্তমানে বড় দানা মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮০ টাকা কেজি আর ছোটদানা মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ টাকা। দাম বেড়েছে এমন পণ্যের মধ্যে আরও রয়েছে আদা শুকনা মরিচ ও হলুদ। গতকাল বাজারে আমদানি করা আদা মানভেদে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায় বিক্রি হয়। যা দুইদিন আগেও বিক্রি হয়েছে ১২০ থেকে ১৫০ টাকা কেজিতে। এছাড়া দেশি আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা। আর নিন্মমানের আদা ৯০ থেকে ১শ টাকা কেজির মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি দেশি হলুদ ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ২২০ টাকা। আর আমদানি করা হলুদ বিক্রি হয় ১৪০ থেকে ১৮০ টাকায়।এক লাফে আমদানি করা শুকনা মরিচের দাম বেড়েছে কেজিতে ২০ টাকা। গতকাল তা বাজারে ২৪০ থেকে ২৮০ টাকা কেজির মধ্যে বিক্রি হতে দেখা গেছে। আর দেশি শুকনা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ২শ টাকার মধ্যে। দাম বেড়েছে বোতলজাত সয়াবিন তেলের। ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলে ৮ টাকা বেড়ে কোম্পানিভেদে ৬৬০ থেকে ৭২৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। নবীনগরে বেড়ে চলেছে নিত্যপণ্যের দাম অভিযোগ কৃত্রিম সঙ্কট ....এ প্রসঙ্গে মৌলভীবাজারের পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী মো. আলী ভুট্টো গতকাল ইত্তেফাককে বলেন খুচরাবাজারে সয়াবিন তেলের দাম কেন বেড়েছে বুঝতে পারছি না। কারণ পাইকারি বাজারে ভোজ্যতেলের দাম এখন কমতির দিকে। তিনি বলেন মৌলভীবাজারে গত এক সপ্তাহ ধরে প্রতি মণ সয়াবিন তেলে ৪শ টাকা কমে ৪ হাজার ৪৬০ টাকা পামঅয়েলে ৫৮০ টাকা কমে ৪ হাজার ৪শ টাকা পাম সুপারে প্রায় ৫শ টাকা কমে ৪ হাজার ৯০ থেকে ৪ হাজার ১শ টাকা মণ বিক্রি হচ্ছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন পাম অয়েলের দাম এখন নিন্মমুখী। তাই দাম এখন কমতির দিকে। তিনি বলেন খুচরা বাজারে মনিটরিং করে কেন দাম বাড়ছে তা সরকারের খুঁজে বের করা উচিত।এদিকে লকডাউনের ঘোষণায় সবজির বাজারও চড়া। পটল ঝিঙে থেকে কচুর লতি সবকিছুর দামই বাড়তি। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা আলু ২৫ টাকা কচুর লতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা বরবটি ৬০ থেকে ৭০ টাকা গাজর ও টমেটো ৮০ থেকে ১০০ টাকা শশা ৫০ থেকে ৬০ টাকা করল্লা ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা যায়। এছাড়া ঝিঙে পটল ঢেঁড়স পেঁপের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে। কাঁচামরিচ কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। মাছমাংসের দামও বাড়তি। গত শুক্রবার ৫৮০ টাকা কেজিতে গরুর মাংস পাওয়া গেলেও গতকাল রাজধানীর বেশিরভাগ বাজারেই ৬শ টাকা কেজিতে গরুর মাংস বিক্রি হতে দেখা গেছে। এছাড়া খাসির মাংস ৮৫০ থেকে ৯শ টাকা ব্রয়লার মুরগি ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা লাল লেয়ার মুরগি ২৩০ টাকা ও সোনালী মুরগির কেজি ২১০ থেকে ২২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া সব ধরনের মাছই কেজিতে আগের দিনের তুলনায় কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেশিতে বিক্রি হতে দেখা গেছে। রমজানে বাজার তদারকিতে ৮টি টিম মাঠে থাকবে ....গতকাল শান্তিনগর বাজারে আসা জেসমিন আক্তার বলেন লকডাউন ৭ দিনের জন্য বলা হলেও কতদিন থাকে তাতো বলা যাচ্ছে না। তাই একটু বেশি করে বাজার নিতে আসা। একই কথা জানিয়ে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা আবির হোসেন বলেন এবার করোনার প্রকোপ অনেক বেশি। বলা হচ্ছে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হওয়া যাবে না। লকডাউন ঘোষণার পর গতকাল একদিনের ব্যবধানে বাজারে বেশিরভাগ পণ্যের দাম বেড়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1185.csv b/Bangla_fin_news_articles/1185.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..48e98e2e8a3860dcc093345964de8ed67b6276ed --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1185.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1185,ড্রাগন ফল বাজারজাতকরণ নিয়ে বিপাকে চাষিরা,2021-06-27,মহালছড়ি খাগড়াছড়ি সংবাদদাতা,করোনা ভাইরাসে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে বাজারজাতকরণ নিয়ে চিন্তিত মহালছড়ি উপজেলার ড্রাগন ফল চাষিরা। উৎপাদিত ফল সঠিক সময়ে বাজারজাত করা না গেলে লোকসানের মুখে পড়বেন বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন চাষিরা।মিশ্র ফলচাষি হ্লাচিংমং চৌধুরী জানান তার বাগানে উৎপাদিত প্রায় ৫০ মেট্রিক টন আম এবং ২ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৩০০ কেজি ড্রাগন ফল বাজারজাত নিয়ে চিন্তিত তিনি। ক্যান্সার প্রতিরোধ করে ড্রাগন ফল ....মহালছড়ি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আবদুল জব্বার জানান মহালছড়িতে প্রায় ১ হাজার ৪০০ হেক্টরের মধ্যে মিশ্র ফলের বাগান রয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ আসলে অথবা জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়া যাবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1186.csv b/Bangla_fin_news_articles/1186.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..50c1c91207f9bcd14f21c3f9fc8350c7626f459a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1186.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1186,বিক্রি না করে রাস্তাতেই ৫০ লিটার দুধ ফেলে দিলেন খামারিরা,2021-06-26,সিংড়া নাটোর সংবাদদাতা,নাটোরের সিংড়ায় দুধের ন্যায্য দাম না পাওয়ায় খামারিরাদুধ মাটিতে ঢেলে অভিনব প্রতিবাদ করেছে। শুক্রবার ২৫ জুন ও শনিবার ২৬ জুন সকালে বাহাদুরপুর বটতলা এলাকায় প্রায় ৩০ জন খামারী ৫০৬০ লিটার দুধ ঢেলে বাড়িতে ফিরেন।খামারিরা জানান ১৫২০ টাকা দরে কোনো কোনো দিন বিক্রি করতে হয় দুধ এতে করে লোকসানে তারা। বিশেষ করে খড় ও ভূষির দাম বেশি থাকায় এবং দুধের দাম কম হওয়ায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে খামারিরা। জানা যায় নাটোরের সিংড়া উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে প্রায় ৬০০টি গরুর খামার রয়েছে। রয়েছে বিভিন্ন বাজার ও হাট। এসব স্থানীয় হাটবাজারে দুধ বিক্রি হয়। বাড়িতে পুষ্টির চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি মহাজনদের কাছে প্রতিদিন ৪০৬০ লিটার একেকজন খামারী বিক্রি করতে আসেন। কিন্তু লকডাউনের কারনে বাজার মন্দা থাকায় মহাজন না আসলে দুধ নেওয়ার মত ক্রেতাও থাকে না। দুধ নিয়ে বাড়ি ফেরাও কষ্টের কারন হওয়ায় বুক ভরা কষ্ট নিয়ে বাড়ি ফিরতে হয় তাদের। এজন্য মিল্ক ভিটা গড়ে তোলার দাবি খামারিদের। . ........উপজেলা প্রাণীসম্পদ অফিসার ডা. খুরশিদ আলম জানান কলম চামারী হাতিয়ান্দহ এলাকায় বহু খামারিআছে। চামারী ও হাতিয়ান্দহতে বেসরকারি ভাবে প্রাণ ও আরং দুগ্ধ ক্রয় করে। শুক্রবার কিংবা অন্যান্য ছুটির দিন দুধ ক্রয় বন্ধ থাকে। তিনি আরো বলেন ইটালী ডাহিয়া ইউনিয়নে সরকারি ব্যবস্থাপনায় দুধ শীতলীকরণ অর্থাৎ ক্রয়কেন্দ্র গড়ে তোলার জন্য সুপারিশ পাঠানো হয়েছে।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1187.csv b/Bangla_fin_news_articles/1187.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fcd25921a456f71ba99b3859220c00eec6c8bb0a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1187.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1187,কই মাছের চাষে অধিক লাভ,2021-06-26,আবুল কাসেম ভূঁইয়া,দেশীয় প্রজাতির মধ্যে কই মাছ জনপ্রিয়। কই মাছ কম চর্বিযুক্ত এবং পুষ্টিকর হওয়ার কারণে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এই মাছটি জীবন্ত অবস্থায় বাজারজাত করা যাওয়ার কারণে মাছের বাজারে এই কই মাছের দাম তুলনামূলক একটু বেশি। অতীতে কই মাছ ডোবাপুকুর খালবিল হাওরবাঁওড় এবং প্লাবনভূমিতে অধিক পরিমাণে পাওয়া যেত। বর্তমানে বন্যা নিয়ন্ত্রণ এবং সেচের জন্য বাঁধ নির্মাণ শিল্পকারখানার বর্জ্য পানিদূষণ নির্বিচারে মাছ আহরণের ফলে প্রাকৃতিক জলাশয় ভরাট ফসলি জমিতে অতিমাত্রায় কীটনাশক ব্যবহারের ফলে মাছে রোগবালাই বৃদ্ধির কারণে অভ্যন্তরীণ জলাশয়ে কই মাছের প্রাচুর্যতা কমে যাচ্ছে। পাশাপাশি খালবিল নদীনালা প্লাবন ভূমি ও মোহনায় প্রজনন ও বিচরণ ক্ষেত্র নষ্ট হয়ে যাওয়ার কারণে কই মাছ বিলুপ্তির আশঙ্কা করা হচ্ছে। ....অত্যন্ত মূল্যবান দেশীয় প্রজাতির এ মাছটিকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করার জন্য বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে কই মাছের কৃত্রিম প্রজনন পোনা উৎপাদন ও চাষ ব্যবস্থাপনা সফলভাবে উদ্ভাবন করেছেন। এর ফলে কই মাছ চাষ ব্যবস্থাপনা যেমন সহজ হয়েছে তেমনিভাবে মাছটি বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে। কই মাছ সাধারণত কচুরিপানা আগাছা ও ডালপালা অধ্যুষিত জলাশয়ে বসবাস করে থাকে। কম গভীরতাসম্পন্ন পুকুরে কই মাছ সহজেই চাষ করে যায়। কই মাছের অতিরিক্ত শ্বসন অঙ্গ থাকায় বাতাস থেকে অক্সিজেন নিয়ে দীর্ঘক্ষণ সময় পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। এজন্য কই মাছ জীবিত অবস্থায় বাজারজাত করা যায়। কই মাছের রোগবালাই কম হয় এবং বিরূপ আবহাওয়ায় নিজেকে মানিয়ে নিতে সক্ষম হয়। কই মাছ চাষের জন্য পুকুর নির্বাচন করতে হলে কই মাছের পুকুর অবশ্যই রোদযুক্ত স্থানে হতে হবে। কই মাছের জন্য নির্বাচিত পুকুর অবশ্যই কম কাদাযুক্ত হতে হবে। পুকুরে চারপাঁচ মাস পানি থাকতে হবে। ১৫১০০ শতাংশ আয়তনের পুকুর নির্বাচন করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। তবে এর চেয়ে বড় বা ছোট পুকুর হলে মাছ চাষ করা যাবে। পুকুরের পূর্ব এবং দক্ষিণ পার্শ্বে যেন কোনো গাছপালা না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। উত্তর বা পশ্চিম পার্শ্বে গাছপালা থাকলে তেমন একটা অসুবিধা হয় না। যদি গাছপালা থাকে তবে গাছের পাতা যেন পুকুরে না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। পুকুরে পানি দেওয়ার ব্যবস্থা থাকতে হবে এবং পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থাও থাকতে হবে। পুকুরের চারিপাশে নেট দিয়ে বেড়া তৈরি করতে হবে। কই মাছ চারপাঁচ মাসে ৬০৭০ গ্রাম ওজন হয়ে থাকে। প্রতি কেজি ২০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি ৪০০ গ্রাম খাদ্য খেয়ে কেজি কই মাছ উৎপাদন হবে। কই মাছ চাষে ভালো উৎপাদন পাওয়ার জন্য বেশ কিছু বিষয়ের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। পানির গুণাগুণ ঠিক রেখে মাছ চাষ করতে হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1188.csv b/Bangla_fin_news_articles/1188.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..26a912f91156b2d30370ef748800bcbb5b4d0577 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1188.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1188,ঈদ না আসতেই বাড়ছে মসলার দাম,2021-06-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পবিত্র ঈদুল আজহার এখনো বাকি প্রায় এক মাস। কিন্তু তার আগেই বাড়ছে বিভিন্ন মসলার দাম। গতকাল রাজধানীর বাজারে এক দিনেই বেড়েছে এমন মসলার মধ্যে রয়েছে আদা শুকনো মরিচ ও হলুদ। এর মধ্যে আদার দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। গতকাল রাজধানীর শান্তিনগর ও কাওরান বাজারসহ কয়েকটি বাজারে খোঁজ নিয়ে মসলার দাম বাড়ার এ তথ্য জানা যায়। ব্যবসায়ীরা বলেছেন কোরবানির ঈদে সব সময়ই মসলার চাহিদা বেশি থাকে। এজন্য দাম কিছুটা বাড়তি। কিন্তু এখনো তো ঈদের অনেক সময় বাকি এ প্রশ্নে ব্যবসায়ীরা জানান বাজারে চাহিদার তুলনায় আদার সরবরাহ কম। বিভিন্ন কারণে চীন থেকে আদা আমদানির পরিমাণ কমেছে। এর প্রভাব পড়েছে ভারত ও মিয়ানমার থেকে আমদানি করা আদার দামের ওপরও। ঈদের আমেজ বাড়ায় মসলা জেনে নিন দাম ...গতকাল বাজারে আমদানিকৃত আদা মানভেদে ১৫০ থেকে ১৭০ টাকায় বিক্রি হয়। যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ১২০ থেকে ১৫০ টাকা কেজিতে। এছাড়া দেশি আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায়। তবে নিম্নমানের আদা ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজির মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে। আদার পাশাপাশি দাম বেড়েছে হলুদেরও। আমদানিকৃত হলুদের দাম না বাড়লেও প্রতি কেজি দেশি হলুদে বেড়েছে ২০ টাকা। গরম মসলার গুণাগুণ ....গতকাল বাজারে দেশি হলুদের কেজি বিক্রি হয় ১৬০ থেকে ২২০ টাকা। আর আমদানিকৃত হলুদ বিক্রি হয় ১৪০ থেকে ১৮০ টাকা। এদিকে দেশি শুকনো মরিচের দাম কমলেও বেড়েছে আমদানিকৃত মরিচের দাম। গতকাল বাজারে কেজিতে ১০ টাকা কমে প্রতি কেজি দেশি শুকনো মরিচ ১৭০ থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। আর আমদানিকৃত শুকনো মরিচ কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে ২৪০ থেকে ২৮০ টাকায় বিক্রি হয়।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1189.csv b/Bangla_fin_news_articles/1189.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..129f945cf2396d6a9a11ea753ba4744051f18418 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1189.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1189,বাংলাদেশ ডিজিটাল সোশ্যাল ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড২০২১,2021-06-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রতিবছরের মতো এবছরও বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশ ডিজিটাল সোশ্যাল ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড২০২১ এর আয়োজনকরেছে বাংলাদেশ ডিজিটাল সোশ্যাল ইনোভেশন ফোরাম। স্বাস্থ্যবিধি মেনে রাজধানীর তেজগাঁও স্কাই ভিউ রেস্টুরেন্টে শুধুমাত্র অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী ও বিশেষ অতিথির উপস্থিতিতে এই অ্যাওয়ার্ড বিতরণী আয়োজন সম্পন্ন হয়। পুরো আয়োজনটি অনলাইনে লাইভের মাধ্যমে সম্প্রসারণ করা হয়।গত জুন মাসে অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিশ্বের ২৯টি দেশ থেকে ১০০৮ টি আবেদন গ্রহণ করা হয়। এর ভিতর ১৪২ জনকে প্রাথমিক নোমিনেশন প্রদানের মাধ্যমে মোট ১৫ জনকে ৭টি ক্যাটাগরিতে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ডিজিটাল সোশ্যাল ইনোভেশন ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জানান আমাদের আয়োজনের মূল বিষয় থাকে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য মাত্রা অর্জনের উদ্দেশ্যে প্রযুক্তি ব্যাবহার করে সামাজিক উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ডকে বিশ্বব্যাপী তুলে ধরা ও বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা যার মাধ্যমে যুব সমাজ যেন সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজে উদ্বুদ্ধ হয়। এ বছর আমরা করোনা পরিস্থিতিতে যে সকল কার্যক্রম ব্যক্তিগত বা গ্রুমের মাধ্যমে এগিয়ে ছিল তাদেরকে অগ্রাধিকার দেওযা হয়েছে। তিনি আরও জানান বাংলাদেশ ডিজিটাল সোশ্যাল ইনোভেশন ফোরাম জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার অংশীদারি প্লাটফর্ম হিসেবে কাজ করে। আয়োজনটিতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সানি সারওয়ার পুলিশ সুপার অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট বাংলাদেশ পুলিশ মোহাম্মাদ আরিফুজ্জামান ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিয়েল ক্যাপিটা গ্রুপ চৌধুরী দৌলাত মাহমুদ জাফরি আরিফ চৌধুরী প্রতিষ্ঠাতা সওদাগার ডট কম নাহিদ হাসান ফারাহ মাহমুদ ট্রিনা ডা তানজিবা রহমান মান্জুর আহমেদ সোহান চেয়ারম্যান রিয়েল ক্যাপিটা গ্রুপ নাফিসা আন্জুম খান কাজী হাসান রবিন প্রমুখ।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1190.csv b/Bangla_fin_news_articles/1190.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6f1c14b871fca37de338b71fd26ba0be8446a3d1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1190.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1190,ব্যাংকিং খাতে পরিবর্তন আনবে ব্লকচেইন,2021-06-26,এম এ মাসুম,ব্লকচেইন এমন একটি প্রযুক্তি যাতে গুরুত্বপূর্ণ ডেটা নিরাপদে এবং এনক্রিপ্ট করে মজুত করা যায়। একবার লেনদেন সম্পন্ন হলে তার তথ্য যাতে বদলানো না যায় তা নিশ্চিত করে ব্লকচেইন। ব্লকচেইন এক ধরনের তথ্যভান্ডার। অন্যভাবে বলা যায় ব্লকচেইন লেনদেনের একটি ডিজিটাল লেজারখাতারেকর্ড। প্রতিটি স্বতন্ত্র রেকর্ডকে বলা হয় ব্লক যা একটি তালিকায় একত্রে লিঙ্কযুক্ত থাকে যাকে বলা হয় চেইন। ব্যাংক লেনদেনের সময় আরও বাড়লো ....ব্লকচেইনের প্রত্যেকটা ব্লক সম্পূর্ণ অপরিবর্তনীয়। একবার চেইনে একটা ব্লক যোগ হয়ে গেলে সেটাতে কোনো প্রকারের পরিবর্তন অসম্ভব। ব্লকগুলো পাশাপাশি তাদের সৃষ্টির ক্রমানুসারে বসে। প্রত্যেকটা ব্লক তার আগে কোন ব্লক আছে সেটা জানে। এভাবে একটা ব্লকের সঙ্গে আরেকটা কানেক্টেড। ব্লকচেইন ডিস্ট্রিবিউটেড এবং ডিসেন্ট্রালাইজড সিস্টেম অর্থাত্ সারা পৃথিবীতে বলতে গেলে একই ব্লকচেইনের সব ইউজার বা ক্ষেত্রবিশেষে বিশেষ ইউজারদের কাছে একেবারে কার্বন কপি আছে। কাজেই একটা বা শখানেক সার্ভার বা কম্পিউটার একসঙ্গে নষ্ট হয়ে গেলেও ব্লকচেইনের কিছুই হবে না। ব্লকচেইন প্রযুক্তি বাংলাদেশের জন্য অনেক সম্ভাবনার ক্ষেত্র তৈরি করতে পারে। রাইড শেয়ারিং থেকে শুরু করে আর্থিক খাত ভূমি ব্যবস্থাপনা চিকিৎসাক্ষেত্র পর্যন্ত এ প্রযুক্তির নানা সুফল পাওয়া সম্ভব। তথ্যপ্রযুক্তির এ ক্ষেত্রটি এখন নানা দেশে গ্রহণ করা হচ্ছে। বাংলাদেশেও এ বিষয়টি নিয়ে কাজ শুরু হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে এ প্রযুক্তি প্রয়োগ করা হলে ডিজিটাল প্রক্রিয়ায় দেশ এগিয়ে যাবে। বিধিনিষেধের সময়ে ব্যাংক লেনদেন ৫ ঘণ্টা ....ব্লকচেইন ব্যাংক খাতে প্রযুক্তিগত বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে পারে। ব্যাংকের যাবতীয় লেনদেন রেকর্ড করার জন্য সব শাখায় একটা বড় সাইজের খাতা থাকে। আর যে ব্যাংকগুলো ব্যাংকিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে তাদের এই রেকর্ড থাকে ডেটাবেইজে। হয়তো সেই পুরোনো খাতাতেও থাকে। এই বড় সাইজের খাতাটাকে বলে লেজার। তো একটা ভ্যালিড ট্রানজেকশানের জন্য অবশ্যই ব্যাংকের লেজারে সেটার এন্ট্রি থাকতে হবে। ব্লকচেইন এরকম একটা লেজার যেখানে পাশাপাশি একটার পর একটা এরকম অনেকগুলো ব্লক থাকে। প্রত্যেকটা ব্লকের ভেতর থাকে একটা সময়ে মাঝে সারা পৃথিবীতে যত ট্রানজেকশান হয়েছে সেটার সব ডেটা। এই ডেটা ওপেন কিন্তু এনক্রিপ্টেড অর্থাত্ সবাই দেখতে পারবে এই ডেটা কিন্তু পড়তে গেলে প্রাইভেট কী লাগবে। অর্থাত্ আপনি যদি এখানে ট্রানজেকশন করে থাকেন তাহলে শুধু আপনি এখান থেকে আপনার ট্রানজেকশানের সব তথ্য সেটার প্রাইভেট কী ব্যবহার করে পড়তে পারবেন অন্য কেউই পারবে না। তবে মানুষ যেটা দেখবে তা হলো ট্রানজেকশানের পরিমাণ। তবে কার অর্থ কার কাছে গিয়েছে সেটা এভাবে জানা যাবে না। কেননা শুধু এড্রেস দিয়ে চলে যাবে টাকা। কোনো পরিচয় থাকবে না। সীমিত পরিসরে ব্যাংকে লেনদেন ২৩ মে পর্যন্ত ....বাংলাদেশের এলসি এবং পেমেন্ট সুইফটের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। একই ধারাবাহিকতায় ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশনের এই যুগে ব্লকচেইন এলসি একটি বাস্তবতা। বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ পেরিয়ে এর উত্তরণ সময়ের ব্যাপার মাত্র। এই লেনদেনটি রিয়েল টাইম ঝামেলামুক্ত কাগজের ব্যবহারমুক্ত এবং একই সঙ্গে ব্যয় সাশ্রয়ী। এই সফল লেনদেনের ফলে বাংলাদেশের অনেক ব্যাংক গ্রাহকদের স্বাচ্ছন্দ্যময় সার্ভিস প্রদানের জন্য ট্রেডে এ ধরনের স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি নিয়ে আসবে বলে মনে করা হয়। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে ট্রানজেকশান ব্যাংকিং দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1191.csv b/Bangla_fin_news_articles/1191.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3219cc132efc43c3e659e83f90fd4e35bc224a82 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1191.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1191,বাংলাদেশে অর্ধেক কারখানা পরিচালনা করছে ডিগ্রিবিহীন কর্মী,2021-06-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের বেশির ভাগ শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রযুক্তি ব্যবহারে এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়ে গেছে। ৪০ শতাংশ কারখানা প্রশাসনিক কাজকর্মে হাতে লেখা নথি ব্যবহার করছে। পণ্যের মান যাচাইয়ে ম্যানুয়াল পরিদর্শন পদ্ধতি ব্যবহার করছে চার ভাগের তিন ভাগ প্রতিষ্ঠান। কলেজ পর্যায়ের ডিগ্রি নেই এমন লোক দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে দেশের অর্ধেক উত্পাদন কারখানা। বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। বৃহস্পতিবারপ্রকাশিত গিয়ারিং আপ ফর দ্য ফিউচার অব ম্যানুফ্যক্চারিং ইন বাংলাদেশ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। এতে আরো উল্লেখ করা হয়েছে কলেজ পর্যায়ের ডিগ্রি রয়েছে এমন লোক দ্বারা পরিচালিত প্রতিষ্ঠানে তুলনামূলক ১০ শতাংশ বেশি প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে। আন্তর্জাতিকভাবে যোগাযোগ রয়েছে এমন প্রতিষ্ঠানগুলো তুলনামূলক বেশি প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। তবে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে অর্থায়নও প্রয়োজন। বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে এসএমই প্রযুক্তি ব্যবহারে প্রয়োজনীয় তহবিলের ঘাটতি রয়েছে। ব্যবসার খরচ কমাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর তদারকি গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশকে টিকা কেনার টাকা দিল বিশ্বব্যাংক ...প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষ্যেএক ভার্চুয়াল আলোচনার আয়োজন করে বিশ্বব্যাংক। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টিমবন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক প্রধান অর্থনীতিবিদ হ্যান্স ট্রিমার বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ বিজিএমইএ এর সভাপতি ফারুক হাসান সিপিডির সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন।বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টিমবন উল্লেখ করেন তৈরি পোশাক আরএমজি রপ্তানিতে বাংলাদেশের সাফল্য প্রায় ৪০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে। সেসঙ্গে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অটোমেশনের কারণে এ খাতে কর্মসংস্থানের গতি ধীর হয়েছে। তাছাড়া করোনা মহামারির কারণেও এ খাতের কর্মসংস্থানে বিরূপ প্রভাব পড়েছে। শ্রমনির্ভর এই খাতে উৎপাদনশীলতা বাড়াতে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে। বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক প্রধান অর্থনীতিবিদ হ্যান্স ট্রিমার বলেন বাংলাদেশে নারীপুরুষ অসমতার কারণে বহু সম্ভাবনা কাজে লাগানো যাচ্ছে না। তাদের জন্য লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরি করতে হবে। তিনি বলেন উত্পাদনশীলতা বাড়াতে প্রথমে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের প্রতি নজর দিতে হবে। কারণ এখানে প্রযুক্তির ব্যবহারে লাভ বেশি ফিরে আসে।প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার করিগরি উন্নতি করা এগুলোতে আমাদের মনযোগ দিতে হবে। বাংলাদেশের লক্ষ্য অর্জনে এই সুপারিশগুলো কাজে লাগবে বলে তিনি মনে করেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1192.csv b/Bangla_fin_news_articles/1192.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5c37f7cf1adbe56d9a7b7e9166546db622e452c0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1192.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1192,পণ্য ডেলিভারির পর টাকা পাবে ইভ্যালিসহ ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো,2021-06-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইভ্যালিসহ দেশের ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো এখন থেকে ক্রেতাদের কাছে পণ্য ডেলিভারির পর টাকা পাবে। পাশাপাশি তাদের লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মহাপরিচালক ডব্লিউটিও সেল হাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।বৃহস্পতিবার ২৪ জুন বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা বিষয়ক এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ব্যাংক জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রতিনিধিসহ ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ইক্যাব কার্যকরী পরিষদের সভাপতি শমী কায়সার সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। . ........সভা শেষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন শিগগিরই বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে একটি এসওপি সার্ভিস ডেভেলপ করা হবে। যাতে পণ্য ডেলিভারির আগে পেমেন্ট নেয়া না হয়। ব্যাংক বা ক্রেডিট কার্ড যাদের আছে তারা পেমেন্ট কন্ট্রোল করবে। হাফিজুর রহমান আরও বলেন পেমেন্ট দেয়ার পর পণ্য ডেলিভারি হলে তারা যদি মেসেজ পায় তারপর তারা সেই পেমেন্ট কনফার্ম করবে। এটাই মোটামুটি সিদ্ধান্ত হয়েছে। শিগগিরই এসওপি ডেভেলপ করা হবে।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1193.csv b/Bangla_fin_news_articles/1193.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c277616390d1f98d73e90ba8dceeb78da7ecd7bd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1193.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1193,বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ ইভ্যালির,2021-06-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইকমার্স ইস্যুতে সদ্য গৃহীত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছে ইকমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালি। গ্রাহক পণ্যের সরবরাহ বুঝে পাওয়ার পরই ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো সেই পণ্যের মূল্য পাবে এমন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল।বৃহস্পতিবার ২৪ জুন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ইকমার্স ইস্যুতে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের সঙ্গে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইসিটি বিভাগ এবং ইকমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ইক্যাবের প্রতিনিধিরা অংশ নেন। . ........এই বৈঠকে সিদ্ধান্ত আসে যে ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো এখন থেকে ক্রেতাদের কাছে পণ্য ডেলিভারির পরই টাকা পাবে। বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের এসব লেনদেন নিয়ন্ত্রণ করবে।এ বিষয়ে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল বলেন বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোনো ইকমার্স নীতিমালা নেই যার জন্য ইভ্যালি নিজেও দীর্ঘদিন অ্যাডভোকেসি করে আসছে। আজকের এই সিদ্ধান্ত সেই নীতিমালা প্রণয়নের প্রথম ধাপ বলেই আমরা বিশ্বাস করি। এর ফলে গ্রাহক মার্চেন্ট মার্কেটপ্লেসসহ পুরো ইকোসিস্টেমই উপকৃত হবে বলে আমাদের বিশ্বাস। যেকোনো রেগুলেটরি থেকে আসা সিদ্ধান্ত শুধু ইভ্যালি না বরং সবার জন্যই প্রযোজ্য হবে। আমরা এর সাধুবাদ জানাই।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1194.csv b/Bangla_fin_news_articles/1194.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e776993b7942fe0a45793512b7a054366c1fe7d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1194.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1194,রফতানিনির্ভর প্রবৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে নতুন দফার সংস্কার করতে হবে,2021-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পণ্যে বৈচিত্র্য এনে রফতানিনির্ভর প্রবৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে বাংলাদেশের বেসরকারি খাতকে শক্তিশালী করতে হবে। এর আধুনিকায়নে নতুন দফার সংস্কার শুরু করতে হবে। সাম্প্রতিক দশকগুলোতে বাংলাদেশ উন্নয়নে সাফল্য দেখিয়েছে। পরবর্তী দশকে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হতে বাংলাদেশের এখন গতি পরিবর্তনের সময়। আইএফসি এবং বিশ্বব্যাংক প্রণীত বাংলাদেশ কান্ট্রি প্রাইভেট সেক্টর ডায়গনস্টিক সিপিএসডি শীর্ষক প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে এখন পর্যন্ত ৪ কোটির বেশি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে রয়েছে। জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাওয়ার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে যা থেকে বের হওয়া বাংলাদেশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। বেসরকারি খাত শক্তিশালী করতে সংস্কার দরকার ..প্রতিবেদনে সংস্কার অগ্রাধিকারে বেশ কিছু সুপারিশ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে স্থানীয় ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য সহায়ক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টি করা আর্থিক খাতের আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণ এবং অবকাঠামো উন্নয়নের প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করা। বেসরকারি খাতে উজ্জ্বলতম বিনিয়োগ সম্ভাবনার খাতের মধ্যে রয়েছে পরিবহন ও লজিস্টিকস জ্বালানি আর্থিকসেবা হালকা প্রকৌশল কৃষি বাণিজ্য স্বাস্থ্যসেবা এবং ওষুধ যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষ্যে গতকাল আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন কোভিড১৯ অতিমারির প্রতিকূল প্রভাব সত্ত্বেও বাংলাদেশ গত বছর ইতিবাচক জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে এবং বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র দেশ যে মন্দার কবলে পড়েনি। আমরা কোভিড১৯ অতিমারির সব চ্যালেঞ্জ বিবেচনায় রেখে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছি। তিনি বলেন সিপিএসডি রিপোর্টের সুপারিশগুলো ২০৪১ সাল নাগাদ একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের পথে যেতে সরকারের অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার অগ্রাধিকারগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। আইএফসির এশিয়া ও প্যাসিফিক ভাইস প্রেসিডেন্ট আলফনসো গার্সিয়া মোরা বলেন অতিমারি বাংলাদেশের ওপর কঠিন আঘাত হেনেছে এবং দেশটি কোভিড১৯ থেকে উত্তরণের পর্যায়ে থাকায় সংস্কারের প্রয়োজনীতা আরো দৃঢ়ভাবে দেখা দিয়েছে। দেশের অর্থনীতিতে ৭০ শতাংশের বেশি অবদান রয়েছে বেসরকারি খাতের। এখন অর্থনীতির পুনরুদ্ধার ত্বরান্বিত করতে এ খাতের জোরালো ভূমিকা রাখার দরকার যাতে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও রফতানি বাড়ানোর পাশাপাশি গুণগত মানসম্পন্ন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1195.csv b/Bangla_fin_news_articles/1195.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..70461c149a2c3a7c8022dfaf1c6b13c8794d2af9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1195.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1195,দেনা পরিশোধের সক্ষমতা নেই ইভ্যালির,2021-06-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,অনলাইনে পণ্য কেনাবেচার প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি ও আলেশা মার্টসহ ১০টি ইকমার্স সাইট থেকে ক্রেডিট ডেবিট ও প্রিপেইড কার্ডের মাধ্যমে কেনাকাটায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ব্র্যাক ব্যাংকের গণসংযোগ বিভাগের প্রধান কর্মকর্তা ইকরামুল কবীর। তিনি বলেন এটি ব্র্যাক ব্যাংকের একটি কৌশলগত সিদ্ধান্ত। কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমাদের অংশীদারিত্ব থাকবে তা নির্ণয় করে আমাদের পরিচালনা পরিষদ। তারা এই সাইটগুলোতে লেনদেন আপাতত স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।নিষেধাজ্ঞার তালিকায় থাকা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো হলো ইঅরেঞ্জ ধামাকা শপিং সিরাজগঞ্জ শপিং আলাদিনের প্রদীপ বুম বুম কিউকম আদিয়ান মার্ট ও নিডস ডট কম বিডি। এসব অনলাইন মার্কেট প্লেসএর বিরুদ্ধে নেতিবাচক সংবাদ প্রকাশ হওয়ায় মঙ্গলবার ২২ জুন এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। তবে ব্যাংকটির একজন জ্যেষ্ঠ নির্বাহী বলেছেন ইতঃপূর্বে ইভ্যালির বিরুদ্ধে ভোক্তাদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তদন্ত করে। ওই সময় ব্র্যাক ব্যাংকসহ অনেক ব্যাংক মার্চেন্টটির সঙ্গে সাময়িকভাবে কার্ডে লেনদেন স্থগিত করেছিল।সম্প্রতি নজরদারির বাইরে থাকা ইকমার্স সাইটগুলোয় উচ্চ মাত্রায় আর্থিক লেনদেনের ঝুঁকির বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে একটি রিপোর্ট পাঠায় বাংলাদেশ ব্যাংক। গ্রাহকদের কাছ থেকে নেওয়া অগ্রিম অর্থের তুলনায় এসব প্লাটফর্মের দৃশ্যমান তেমন কোনো সম্পদ না থাকার বিষয়টিই সেখানে তুলে ধরা হয়েছিল। রিপোর্টে বলা হয় অনলাইন ভিত্তিক বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ইকমার্স ইভ্যালির চলতি সম্পদের পরিমাণ ৬৫ কোটি ১৭ লাখ টাকা। এর বিপরীতে প্রতিষ্ঠানটির দেনার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪০৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা। সম্পদের চেয়ে ৬ গুণের বেশি এই দেনা পরিশোধ করার সক্ষমতা কোম্পানিটির নেই।বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে লোকসানে পণ্য বিক্রি করার কারণে ইভ্যালি গ্রাহক থেকে অগ্রিম মূল্য নেওয়ার পরও মার্চেন্টদের কাছে বকেয়া অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে। গ্রাহক ও মার্চেন্টের বকেয়া ক্রমাগত বাড়ার কারণে এক সময় বিপুল সংখ্যক গ্রাহক ও মার্চেন্টের পাওনা অর্থ না পাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হবে এবং এর ফলে সার্বিকভাবে দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1196.csv b/Bangla_fin_news_articles/1196.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b5e2a9dbdb136dd58fb37d7196b73257d42f1fdb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1196.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1196,বেটার্মিনালের জমি অবশেষে বিনামূল্যে পাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর,2021-06-23,সালাহউদ্দিন মো রেজা চট্টগ্রাম অফিস,চট্টগ্রাম বন্দরের বহু কাঙ্ক্ষিত বেটার্মিনালের জমি অবশেষে চট্টগ্রাম বন্দর পাচ্ছে। সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে অনুমোদনের পর ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসককে দেওয়া এক পত্রে ভূমি হস্তান্তরের কথা বলা হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ২০১৫ সাল থেকে বেটার্মিনালের জন্য পতেঙ্গা সমুদ্র উপকূলে জমি পাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে আসছে। বন্দর কর্তৃপক্ষ প্রাথমিক পর্যায়ে ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রায় ৬৮ একর জমি সরকারি ভূমি নীতিমালা অনুযায়ী ক্রয় করে উক্ত উন্নয়নকাজ শুরু করে। ইতিমধ্যে বাকি প্রায় ৮০৩ একর জমি খাস হওয়ায় তা পেতে জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে ভূমি মন্ত্রণালয়ে আবেদন করে। বে টার্মিনাল নিয়ে রোববার প্রধানমন্ত্রীর দফতরে বৈঠক ...২০১৯ সালের মার্চ মাসে সরকারের কেন্দ্রীয় ভূমি বরাদ্দ কমিটির পক্ষ থেকে উক্ত জমি অনুমোদন করা হয়। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ খাসজমি প্রতীকী মূল্যে কিংবা বিনা মূল্যে বেটার্মিনাল প্রকল্পের জন্য আবেদন করে। কারণ সরকারি ভূমি নীতিমালা অনুযায়ী উক্ত জমির মূল্য পরিশোধ করতে হলে বন্দরকে কয়েক হাজার কোটি টাকা পরিশোধ করতে হবে। বেটার্মিনাল প্রকল্পটির ঐ ৮০৩ একর জমির বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকায় প্রকল্পও প্রলম্বিত হচ্ছিল। বেটার্মিনাল প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নে চট্টগ্রামসহ দেশের ব্যবসায়ী মহল দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছেন। ইতিমধ্যে প্রকল্পটির ব্যাপারে সরকার থেকে অনুমোদনসহ প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই সম্পন্ন হয়েছে। বেটার্মিনাল এলাকায় তিনটি বড় টার্মিনাল নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটি টার্মিনাল চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ নিজস্ব অর্থায়নে করবে। বাকি দুটি টার্মিনাল নির্মাণের জন্য সিঙ্গাপুর পোর্ট অথরিটি পিএসএ দুবাই পোর্টসহ ডিপি ওয়ার্ল্ড কয়েকটি বিদেশি কোম্পানি আগ্রহ প্রকাশ করেছে।জানা যায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ নিজস্ব অর্থায়নে একটি টার্মিনাল নির্মাণ করলেও বাকি দুটি টার্মিনাল পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপে পিপিপি করার নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে সরকার। চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ শাহজাহান ইত্তেফাককে বলেন দীর্ঘ প্রতীক্ষিত জমি শেষ পর্যন্ত আমরা পাচ্ছি। তিনি এর জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানান। গতিহারা বেটার্মিনাল প্রকল্প ..জানা যায় ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসককে দেওয়া চিঠিতে চট্টগ্রাম বন্দরকে বেটার্মিনালের জন্য ৮০২ দশমিক ৩ একর খাসজমি নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে হস্তান্তর করার জন্য বলা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার উক্ত চিঠির একটি কপি চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যানের কাছে পৌঁছায়। চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যান কিছুদিনের মধ্যে জমি হস্তান্তর সম্পন্ন হবে বলে আশা করেন।চট্টগ্রাম বন্দরসংলগ্ন পতেঙ্গা সমুদ্র উপকূলে প্রায় ২ হাজার ৫০০ একর জমি নিয়ে বেটার্মিনাল নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বাকি জমি সমুদ্র উপকূল ভরাট করে উদ্ধার করা হবে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের অধীনে বেটার্মিনাল নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হলে আগামী অর্ধশত বছর পর্যন্ত দেশে কোনো নতুন বন্দর নির্মাণের প্রয়োজন পড়বে না বলে বন্দর সংশ্লিষ্টদের অভিমত।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1197.csv b/Bangla_fin_news_articles/1197.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9af9fa711d8a2a3f295ca93d0b9977f20e1e34fd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1197.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1197,দিনাজপুরে লিচুর ফলন কম দাম চড়া,2021-06-23,মো মতিউর রহমান দিনাজপুর,দিনাজপুরে লিচুর ফলন কম হওয়ায় দাম চড়া। বাগানের মালিকরা জানান আকৃতি ও গুণাগুণ অনুযায়ী বর্তমানে বাজারে প্রতি হাজার বেদানা লিচু ৬৮ হাজার টাকা চায়নাথ্রি লিচু ৮১০ হাজার এবং বোম্বাই লিচু ৩৫ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। রাজশাহীর বাজারে মিলছে দেশি জাতের লিচু দাম চড়া ....জানা গেছে এরই মধ্যে মাদ্রাজি লিচু শেষ। অন্যান্য লিচুও শেষের পথে। বর্তমানে বাজারে বেদানা চায়নাথ্রি ও বোম্বাই লিচুর আমদানি হচ্ছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যানুসারে ১০ বছর আগেও দিনাজপুরে লিচু চাষের জমির পরিমাণ ছিল দেড় হাজার হেক্টর। বর্তমানে তা ৫ হাজার ৪৮১ হেক্টরে এসে দাঁড়িয়েছে। উত্পাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩৩ হাজার ৪৮৪ মেট্রিকটন। বর্তমানে প্রতি হেক্টরে ৫ টন লিচু ফলন হয়েছে। সে হিসেবে উত্পাদন হবে ২৭ হাজার ৫৫০ টন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী আরো জানা যায় জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি লিচুবাগান রয়েছে বিরল উপজেলা। এখানে ২ হাজার ৫৫০ হেক্টর জমিতে লিচুর চাষ হয়েছে। পার্বতীপুরে লিচুর চাষ হয়েছে ৫৭৫ হেক্টর ও চিরির বন্দরে ৫৫৫ হেক্টর জমিতে। দিনাজপুর সদরে পাঁচবাড়ী এলাকার বাগান মালিক আব্দুল মালেক জানান গতবারের চেয়ে এবার ৫০ শতাংশ ফলন কম হয়েছে। ফলন কম হওয়ায় বাজারে লিচুর চাহিদাও বৃদ্ধি পেয়েছে। এ জন্য দাম চড়া। সদরের মাসিমপুর এলাকার আরেক বাগান মালিক ফজলুর রহমান বলেন আমার তিন বিঘার বাগানে এবার লিচু কম ধরেছে তারপরও বাজারে লিচুর দাম ভালো পেয়েছি। দিনাজপুরে ক্রেতাদের নাগালের বাইরে লিচু ....বিরল উপজেলায় চেয়ারম্যান এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান বাবু বলেন বিরল উপজেলা লিচু উত্পাদনের ক্ষেত্রে সিংহভাগ ভূমিকা রাখছে। দিন দিন লিচুর বাগান বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখান থেকেও জেলার বাইরের পাইকাররা লিচু নিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজারে এর প্রসার ঘটাতে পারলে এই অঞ্চলে অর্থনীতি গতিশীল হবে। ....কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক প্রদীপ কুমার গুহ বলেন এবার লিচুর ফলন কম হলেও চাষিরা ভালো দাম পাচ্ছেন। লিচুর চাহিদাও বাজারে বাড়ছে। তিনি বলেন দীর্ঘ সময় অনাবৃষ্টির কারণে মাটি থেকে গাছের খাদ্য সংগ্রহ বিঘ্নিত হয়েছে। বিগত কয়েক বছরের তুলনায় এবারই লিচুর ফলন বিপর্যয় হয়েছে। দিনাজপুরের লিচু আন্তর্জাতিক বাজারে বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বেশ কিছু দিকনির্দেশনা নিয়েছি।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1198.csv b/Bangla_fin_news_articles/1198.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0616599f2b07fd94773053c35f6d3f9ba0b88bbf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1198.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1198,পুরো বিষয়টি শুরু হয়েছিলো একটি ত্রুটিপূর্ণ প্রিন্টারের মাধ্যমে,2021-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৬ সালে উত্তর কোরিয়ার হ্যাকাররা বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ১ বিলিয়ন ডলার ১০০ কোটি ডলার বা ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা হ্যাক করার পরিকল্পনা করে। কিন্তু ভাগ্যক্রমে ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার ছাড়া বাকি অর্থের ট্রান্সফার আটকে যায়। এ বিষয়ে দীর্ঘ অনুসন্ধানের পর বিবিসি বাংলায় এক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে পুরো বিষয়টি শুরু হয়েছিল একটি ত্রুটিপূর্ণ প্রিন্টারের মাধ্যমে। আধুনিক জীবনে এরকমটা প্রায়ই ঘটে থাকে তাই বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মীরা এটাকে অন্য সব দিনের মতো সাধারণ একটি সমস্যা হিসেবে ধরে নিয়েছিলেন। তাদের কাছে এটা বড় কোনো বিষয় মনে হয়নি। কিন্তু এটা আসলে শুধু প্রিন্টারের একটা সমস্যা ছিল না আর ব্যাংকটাও সাধারণ কোনো ব্যাংক নয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের দশম তলার অত্যন্ত নিরাপদ একটি রুমে এই প্রিন্টারের অবস্থান। এই প্রিন্টারের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে যাওয়া বা আসা কোটি কোটি ডলার লেনদেনের তথ্য প্রিন্ট করা হয়। ছবি রয়টার্স ....ছবি রয়টার্স২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সকাল পৌনে ৯টা নাগাদ যখন ব্যাংকের কর্মীরা দেখতে পেলেন যে প্রিন্টারটি কাজ করছে না তখন তারা ধরে নিয়েছিলেন এটা অন্যদিনের মতো সাধারণ ঘটনা। তবে এটা ছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের সমস্যার শুরু। হ্যাকাররা এর মধ্যেই ব্যাংকের কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ভেঙে প্রবেশ করেছে এবং সেই মুহূর্তে তারা সবচেয়ে দুঃসাহসী সাইবার হামলা শুরু করেছে। তাদের লক্ষ্য ১০০ কোটি ডলার চুরি করা। এফবিআইয়ের তদন্তকারীদের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংকের এই হ্যাকিং ঘটেছে বহু বছরের পরিকল্পনা হ্যাকার দলের প্রস্তুতি এশিয়া জুড়ে ছড়ানো দালাল এবং উত্তর কোরিয়া সরকারের সহায়তায়। ২০১৫ সালের জানুয়ারি মাসে একটি সাধারণ ইমেইল আসে বাংলাদেশ ব্যাংকের বেশ কয়েক জন কর্মকর্তাকর্মচারীর কাছে। রাসেল আহলান নামের এক চাকরিপ্রত্যাশীর নাম থেকে ইমেইলটি আসে। তার আন্তরিক অনুরোধের সঙ্গে ইমেইলে একটি সিভি ও একটি কভার লেটার সংযুক্ত ছিল। বাস্তবে এই নামের আসলে কেউ নেই। এফবিআই তাদের তদন্তে দেখতে পেয়েছে ল্যাজারাস গ্রুপ হ্যাকার এই নাম তৈরি করেছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্তত একজন কর্মী এই ফাঁদে পা দেন এবং সিভিটি ডাউনলোড করে খুলে দেখেন। এর মাধ্যমে সেটার ভেতরে লুকানো ভাইরাসটি প্রথমে তার কম্পিউটারে এরপর ব্যাংকের সিস্টেমে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর ল্যাজারাস গ্রুপটি এক কম্পিউটার থেকে আরেক কম্পিউটারে বিচরণ করতে শুরু করে এবং ব্যাংকের ডিজিটাল ভল্ট এবং কোটি কোটি ডলারের তহবিলে যাওয়ার রাস্তা তৈরি করতে শুরু করে। অভিযুক্ত হ্যাকার পার্ক জিন হিয়ক। এ ঘটনায় আরও দুজন হ্যাকারের নাম উঠে আসে তদন্তে। তারা হলেন কিম ইল ও জন চ্যাং হিয়ক। ....অভিযুক্ত হ্যাকার পার্ক জিন হিয়ক২০১৫ সালের মে মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিস্টেমে প্রবেশের কয়েক মাস পরে হ্যাকারদের সহযোগীরা ম্যানিলার জুপিটার স্ট্রিটে আরসিবিসি ব্যাংকের একটি শাখায় চারটি ভুয়া একাউন্ট খোলে। পরের কয়েক মাস ধরে এসব একাউন্টে প্রথমে ৫০০ ডলার জমা দেওয়া ছাড়া আর কোনো লেনদেন হয়নি। সেই সময় হ্যাকাররা তাদের অন্য পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছিল।২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে হ্যাকাররা সফলভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের একাউন্ট হ্যাক করে এবং টাকা সরিয়ে নেওয়ার পথ তৈরি করে ফেলেছিল। কিন্তু সেই সময়েও তাদের পথে শেষ একটি বাধা রয়ে গিয়েছিল সেটা হলো ভবনের দশম তলার প্রিন্টার।নিজেদের একাউন্টের সব ধরনের লেনদেনের রেকর্ড রাখার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে কাগজনির্ভর একটি পদ্ধতি রয়েছে। এর ফলে যেকোনো লেনদেনের একটি প্রিন্টেড কপি সংরক্ষিত হয়। ফলে ডলার লেনদেনের এই প্রিন্ট হ্যাকারদের কর্মকাণ্ড তাত্ক্ষণিকভাবে শনাক্ত করে ফেলতে পারে। ফলে যে সফটওয়্যার এই প্রিন্টার পরিচালনা করে তারা সেটিও হ্যাক করে প্রিন্টার অকার্যকর করে দেয়। সব পথ পরিষ্কার করে বৃহস্পতিবার রাত ৮টা ৩৬ মিনিটে হ্যাকাররা টাকা স্থানান্তর শুরু করে। ৩৫টি লেনদেনে সব মিলিয়ে ৯৫ কোটি ১০ লাখ ডলার নিউ ইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে থাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের একাউন্টের প্রায় সমস্ত অর্থ তারা ট্রান্সফার করতে শুরু করে। হ্যাকাররা এই বিপুল অঙ্কের অর্থ প্রায় সরিয়ে ফেলেছিল কিন্তু হলিউডি সিনেমার মতো ছোট একটি ভুলের কারণে তারা আটকে যায়। সাপ্তাহিক ছুটি শেষে যখন বাংলাদেশ ব্যাংক ডলার চুরি যাওয়ার বিষয়টি টের পায় প্রথমে তারা বুঝতেই পারছিল না আসলে কী হয়েছে। রাকেশ আস্থানা ও তার প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ড ইনফোরম্যাটিকস সম্পর্কে জানতেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। তিনি তাকে ফোন করে সাহায্য চান। সেই সময় আস্থানা বলছেন গভর্নর ভাবছিলেন যে তিনি চুরি যাওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে পারবেন। ফলে হ্যাকিংয়ের ঘটনাটি তিনি গোপন রাখেন। সেটা শুধু জনগণের কাছেই নয় সরকারের কাছেও। তবে এর মধ্যেই আস্থানা আবিষ্কার করেন যে কতটা গভীরভাবে এই হ্যাকিং হয়েছে। তিনি দেখতে পান হ্যাকাররা বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি প্রধান সিস্টেমে প্রবেশ করতে সমর্থ হয়েছে যাকে বলা হয় সুইফট। এই পদ্ধতি ব্যবহার করে সারা বিশ্বের হাজার হাজার ব্যাংক একে অপরের সঙ্গে অথবা নিজেদের মধ্যে ইলেকট্রনিকভাবে অর্থ লেনদেন করে। হ্যাকাররা সুইফট সিস্টেমের কোনো ত্রুটির সুযোগ নেয়নি তাদের সেটার দরকারও ছিল না। কারণ সুইফট সফটওয়্যারের কাছে হ্যাকাররা নিজেদের ব্যাংকের কর্মী হিসেবেই উপস্থাপন করেছিল।খুব তাড়াতাড়ি বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যায় যে লেনদেনটি খুব তাড়াতাড়ি উলটে দেওয়া যাবে না। বেশ কিছু অর্থ এর মধ্যেই ফিলিপাইনে চলে গেছে যেখানে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে এই অর্থের দাবি করতে হলে তাদের আদালতের অনুমতি লাগবে। ফলে বাংলাদেশ ব্যাংক যখন ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে মামলা করে তখন পুরো কাহিনি সবাই জানতে পারেন এবং সারা বিশ্বে ছড়িয়ে যায়।এরপর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পরিণতি ছিল অনেকটা তাত্ক্ষণিক। তাকে পদত্যাগ করতে হয়। হ্যাকাররা যে ব্যাংকে ৯১ কোটি ১০ লাখ ডলার স্থানান্তর করতে চেয়েছিল সেই আরসিবিসি ব্যাংকটি ম্যানিলার জুপিটার স্ট্রিটে অবস্থিত। এখানে শত শত ব্যাংক আছে কিন্তু হ্যাকাররা এই ব্যাংককে বেছে নিয়েছিল আর সে জন্যই তাদের কোটি কোটি ডলার হাতছাড়া হয়ে গেল। লেনদেনগুলো ফেড আটকে দেয়...কারণ স্থানান্তরের একটি আদেশের ঠিকানায় জুপিটার শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছিল। এ নামে ইরানের একটি জাহাজ থাকায় নিষেধাজ্ঞার তালিকায় ছিল তাই জুপিটার শব্দটা ব্যবহার করার ফলে ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের অটোমেটিক সিস্টেমে সতর্কবার্তা বেজে ওঠে। ফলে লেনদেনের আদেশটি পর্যালোচনা করা হয় এবং বেশির ভাগই স্থগিত করা হয়। কিন্তু সব স্থগিত করা হয়নি। পাঁচটি লেনদেন এই বাধা পেরিয়ে যায় সব মিলিয়ে ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার। . ........এর মধ্যে ২০ মিলিয়ন বা ২ কোটি ডলার চলে যায় শ্রীলঙ্কার দাতব্য সংস্থা শালিকা ফাউন্ডেশনে। এটিও হ্যাকারদের সহযোগীরা অর্থ পাচারে ব্যবহারের জন্য ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেছিল। তবে এর প্রতিষ্ঠাতা শালিকা পেরেরা বলেছেন তিনি মনে করেছিলেন যে এটা বৈধ একটি অনুদান। কিন্তু এখানেও ছোট একটি বিষয় হ্যাকারদের পরিকল্পনায় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। ফাউন্ডেশনের বানান ভুলে হ্যাকাররা লেখে ফানডেশন। ব্যাংকের একজন অতিসতর্ক কর্মীর চোখ এই ভুলটি শনাক্ত করে এবং লেনদেনটি আটকে দেওয়া হয়। ফলে সব মিলিয়ে হ্যাকাররা ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করতে সমর্থ হয়। এত কম অর্থ চুরি হ্যাকারদের পরিকল্পনায় ছিল না তবে বাংলাদেশের জন্য এটি ছিল একটি বড় আঘাত যেখানে প্রতি পাঁচ জনের মধ্যে একজন দারিদ্রসীমায় বসবাস করে।এ সময়ের মধ্যেই বাংলাদেশ ব্যাংক চুরি যাওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার নানা চেষ্টা শুরু করে। কিন্তু হ্যাকাররা এর মধ্যেই সেই ব্যবস্থা নিয়ে ফেলেছে যার ফলে এই টাকা ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে গেছে। ম্যানিলার একেবারে প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত সোলেয়ার হচ্ছে এশিয়ার সবচেয়ে অভিজাত ক্যাসিনোগুলোর একটি। এখানেই বাংলাদেশ ব্যাংকের হ্যাকারদের চুরি করা অর্থের লেনদেনের পরবর্তী ধাপটি ঘটেছে। আরসিবিসি ব্যাংকে যে ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার তারা এনেছে তার মধ্যে ৫ কোটি ডলার সোলেয়ার ও মাইডাস নামের আরেকটি ক্যাসিনোর একাউন্টে স্থানান্তর করে। বাকি ৩ কোটি ১০ লাখ ডলারের কি হয়েছে এ বিষয়ে তদন্ত করা ফিলিপিন্সের সিনেট কমিটির পাওয়া তথ্য অনুযায়ী এই অর্থ শু ওয়েইকাঙ্গ নামের একজন চীনাকে দেওয়া হয়েছে যিনি একটি ব্যক্তিগত জেট বিমানে করে শহর ছেড়ে যান এবং এরপর তার বিষয়ে আর কিছুই শোনা যায়নি।ব্যাংকের কর্মকর্তারা মাইডাস ক্যাসিনোর মালিক কিম ওয়াংয়ের কাছ থেকে ১ কোটি ৬০ লাখ ডলার উদ্ধার করতে সমর্থ হন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল কিন্তু পরে তা তুলে নেওয়া হয়। বাকি অর্থ ৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। তদন্তকারীদের মতে এর পরবর্তী গন্তব্য উত্তর কোরিয়ার আরো কাছাকাছি নিয়ে গেছে।চুরি যাওয়া প্রায় সাড়ে ৬ কোটি ডলার উদ্ধারে এখনো চেষ্টা করে যাচ্ছে বাংলাদেশ। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক বারো জনের বেশি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিয়েছে যার মধ্যে আরসিবিসি ব্যাংকও রয়েছে। যদিও তারা কোনো আইন ভঙ্গের অভিযোগ নাকচ করেছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1199.csv b/Bangla_fin_news_articles/1199.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2bdbef3e9a3cfeb10f2910d90ad79d6cb47181b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1199.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1199,ঋণ পুনর্গঠনে চামড়াশিল্প প্রতিষ্ঠানকে আরো সময়,2021-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সাভারের চামড়া শিল্পনগরীতে স্থানান্তরিত প্রতিষ্ঠানের বিশেষ সুবিধার আওতায় ঋণ পুনর্গঠন ও পুনঃতফসিল সময় আরো তিন মাস বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২ শতাংশ ডাউনপেমেন্ট দিয়ে এ সুবিধা নিতে পারবে প্রতিষ্ঠানগুলো। আগের সময়সীমা ছিল ৩০ জুন পর্যন্ত। বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে গতকাল মঙ্গলবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে সব বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠানো হয়েছে। চামড়া কিনতে ব্যবসায়ীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ঋণ দেয়ার নির্দেশ ....প্রজ্ঞাপনে বলা হয় দ্বিতীয় দফায় কোভিড১৯এর বিরূপ প্রভাব দেখা দেওয়ায় ঋণগ্রহীতাদের ব্যবসা পুনরায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। পুনর্গঠন বা পুনঃতফসিল সুবিধা গ্রহণে ইচ্ছুক গ্রাহকদের ডাউনপেমেন্টের অর্থ নগদে জমা দিয়ে আবেদনের জন্য আগামী ৩০ সেপ্টম্বর পর্যন্ত সময় বাড়ানো হলো। গত ৬ জানুয়ারি দেওয়া নির্দেশনায় বলা হয়েছিল ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঋণ স্থিতির ন্যূনতম ২ শতাংশ অর্থ ডাউনপেমেন্ট হিসাবে নগদে আদায় সাপেক্ষে এক্সিট সুবিধা দেওয়া যাবে। এক্ষেত্রে ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত যেসব প্রতিষ্ঠানের ঋণ স্থিতি ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত সেসব প্রতিষ্ঠানকে দায়দেনা পরিশোধের জন্য সর্বোচ্চ ৩ বছর এবং যেসব প্রতিষ্ঠানের ঋণ স্থিতি ৫ কোটি টাকার বেশি তাদের দায়দেনা পরিশোধের জন্য সর্বোচ্চ ৫ বছর সময় দেওয়া যাবে। চামড়া খাতে বছরে ৪২ হাজার কোটি টাকা রপ্তানি সম্ভব ....পরে পুনর্গঠন বা পুনঃতফসিল সুবিধা গ্রহণে ইচ্ছুক গ্রাহক নগদে ডাউনপেমেন্টের অর্থ পরিশোধ করে চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত আবেদন জমা দেওয়ার সময় নির্ধারিত ছিল। ১২ এপ্রিল জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে এ সময় তিন মাস বাড়িয়ে ৩০ জুন পর্যন্ত করা হয়। এবার আরো তিন মাস বাড়ানো হলো।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1200.csv b/Bangla_fin_news_articles/1200.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f0393a366cfdca0996852482252934bee3dd4f60 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1200.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1200,ব্রোকারেজ হাউজে রাখা অর্থে অর্জিত সুদের ভাগ পাবেন বিনিয়োগকারীরা,2021-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্রোকারেজ হাউজে বিও হিসাবে জমাকৃত অর্থের বিপরীতে যে সুদ আয় হয় তা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিতরণের নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। গত সোমবার বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতউলইসলাম সাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে শেয়ারবাজার নিয়ে গুজব তদন্তে বিএসইসি ....নির্দেশনায় বলা হয়েছে ব্রোকারেজ হাউজগুলো সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে জমাকৃত অর্থের কারণে ব্যাংক থেকে যে সুদ অর্জিত হয় তা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আনুপাতিক হারে বিতরণ করতে হবে। তারপরেও কোনো অবণ্টিত সুদ থাকলে তা স্টক এক্সচেঞ্জের বিনিয়োগকারী প্রটেকশন ফান্ডে জমা দিতে হবে। যা প্রতি অর্থবছর শেষ হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে দিতে হবে। এজন্য প্রতিটি ব্রোকারেজ হাউজকে সমন্বিত গ্রাহক হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। তবে এই হিসাবের কোনো অর্থ ফিক্সড ডিপোজিট করা যাবে না। বিএসইসির নির্দেশনায় কারা সুদের ভাগ পাবেন সেটি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে যদি কোনো আর্থিক বছরের ন্যূনতম এক মাস এক জন গ্রাহকের হিসাবে ধারাবাহিকভাবে ১ লাখ টাকার ক্রেডিট ব্যালেন্স থাকে তাহলে তিনি সুদ আয় পাওয়ার যোগ্য হবেন। এছাড়া কোনো গ্রাহকের হিসাবে এক আর্থিক বছরে কমপক্ষে ৫০০ টাকা সুদ আয় জমা হয় তাহলেও তিনি সুদ আয় পাবেন।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1201.csv b/Bangla_fin_news_articles/1201.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..529a110fca2fc4c28cfe3c27ecd9f7dda695b927 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1201.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1201,মরিচের কেজি ৩ টাকা,2021-06-22,মো শফি আলম ঘিওর মানিকগঞ্জ সংবাদদাতা,মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার ঝিটকা বাজারে পাইকারি আড়তে মরিচের দাম নেই। মরিচ তোলা এবং পরিবহন খরচ ৭ টাকা হলেও বিক্রি করতে হচ্ছে কেজি প্রতি ৩ থেকে ৫ টাকায়। তাই রাগেকষ্টে কেউ কেউ মরিচ বিক্রি না করে ফেলে দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এছাড়া প্রতিদিন না তুললে ফলন কমে যাবে বলে বাধ্য হয়ে মরিচ তুলতে হচ্ছে কৃষকদের। এখন আবার করোনার কারনে লকডাউন।সরেজমিনে জেলার অন্যতম বড় মরিচের পাইকারি বাজার ঝিটকাতে দেখা যায় বৃষ্টির কারণে অনেক কৃষক ঠিকমতো মরিচ তুলতে না পারলেও অল্প কিছু মরিচ নিয়ে আসছেন। সেই মরিচেরও দাম পাচ্ছে না তারা। অনেকে বিক্রিও করতে পারছেন না। তাই ন্যায্যমূল্য এবং ক্রেতা না পেয়ে ক্ষোভে দুঃখে অনেকে মরিচ বিক্রি না করে বাজারের পাশে ফেলে দিয়ে চলে যাচ্ছেন। ....জানা যায় এ বছর হরিরামপুরে ১২৬৫ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছে। উপজেলার বাল্লা গালা আর গোপীনাথপুর ইউনিয়নে মরিচের বেশি চাষ হয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি চাষাবাদ হয়েছে উপজেলার বাল্লা ইউনিয়নে। . ........হরিরামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আব্দুল গফফার জানান এ বছর হরিরামপুরে ১২৬৫ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছে। আগের চেয়ে উপজেলায় মরিচের উৎপাদন অনেক বেড়েছে। সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্টের দিকে নজর দিলে আমরা এ সমস্যা থেকে উতরাতে পারবো বলেও জানান এই কর্মকর্তা।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1202.csv b/Bangla_fin_news_articles/1202.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b78a1d1d9e08ba85169e3d17d8237bec96e09cda --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1202.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1202,সিটি ব্যাংকের নতুন উপব্যবস্থাপনা পরিচালক জাবিদ ইকবাল,2021-06-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিটি ব্যাংক লিমিটেডের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন জাবিদ ইকবাল। তিনি এর আগে এ ব্যাংকে চিফ রিস্ক অফিসার ও চিফ অ্যান্টি মানি লন্ডারিং কমপ্লায়েন্স অফিসার ক্যামেলকো হিসেবে কর্মরত ছিলেন।সিটি ব্যাংকের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে জাবিদ ইকবালের ব্যাংকিং পেশার বিবিধ শাখায় দীর্ঘ ২৩ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে।সিটি ব্যাংকে যোগদানের আগে জাবিদ ইকবাল বাংলাদেশের আইএফআইসি ব্যাংক ও নেপালি বিনিয়োগকারীদের যৌথ মালিকানাধীন কাঠমান্ডুভিত্তিক নেপাল বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি সিইও হিসাবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ১৯৯৮ সালে এবি ব্যাংকে প্রবেশনারি অফিসার হিসাবে তার কর্মজীবন শুরু করেন।জাবিদ ইকবাল এইচএসবিসি ব্যাংক বাংলাদেশের হোলসেল বা কর্পোরেট ক্রেডিট প্রধান পদে নিয়োজিত ছিলেন। এছাড়া তিনি এইচএসবিসি ব্যাংক হংকংয়ের সিনিয়র ক্রেডিট অ্যাপ্রুভার হিসেবে এশিয়াপ্যাসিফিক অঞ্চলের কয়েকটি দেশের বৃহৎ ঋণ অনুমোদনের দায়িত্ব পালন করেন।সুদীর্ঘ ব্যাংকিং ক্যারিয়ারে তিনি ঢাকায় কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ সিলন আমেরিকান এক্সপ্রেস ব্যাংক এবং ঢাকা ব্যাংকের কর্পোরেট ব্যাংকিং ক্রেডিট রিস্ক এবং ক্রেডিট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিভাগের বিভিন্ন পদে কাজ করেছেন।জাবিদ ইকবাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ এবং যুক্তরাষ্ট্রের সিএফএ ইনস্টিটিউট থেকে চার্টার্ড ফিনান্সিয়াল অ্যানালিস্ট সিএফএ সম্পন্ন করেন।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1203.csv b/Bangla_fin_news_articles/1203.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cd5016e1552c7a8dd117c393def38490f6a45b40 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1203.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1203,এবি ব্যাংক ও এসএ গ্রুপের মধ্যে চুক্তি,2021-06-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এবি ব্যাংক লিমিটেড ও এস. এ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের মধ্যে সম্প্রতি ব্যবসায়িক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই স্মারকের ভিত্তিতে এস. এ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের দেশব্যাপী কালেকশন এবি ব্যাংকের সকল শাখা ও এজেন্ট আউটলেটের মাধ্যমে সংগৃহীত হবে।এছাড়াও এস. এ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের ২৫০০ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন এখন থেকে এবি ব্যাংকের মাধ্যমে প্রদান করা হবে এবং এস. এ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের সকলেই এবি ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।এবি ব্যাংক লিমিটেডের প্রেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক আফজাল এবং এস. এ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মোঃ শাহাবুদ্দিন আলম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য যে বিগত প্রায় ৩৩ বছর ধরে এস. এ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ দুইটি জনপ্রিয় ব্র্যান্ড গোয়ালিনী ও মুসকান নামক ৮টি মাস্টার প্রোডাক্ট নিয়ে দেশের শিল্পখাতের বিভিন্ন সেক্টরে অবদান রেখে আসছে। প্রতিষ্ঠানটি ১৭টি শিল্প প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতেও অবদান রেখে চলেছে।অন্যদিকে দেশের প্রথমসারির বেসরকারী ব্যাংক হিসেবে এবি ব্যাংক চার দশক ধরে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজ করে চলেছে। এই দুই প্রতিষ্ঠানের চুক্তির ফলে কর্মচাররিা লাভবান হবে বলে প্রত্যাশা রে কতৃপক্ষ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1204.csv b/Bangla_fin_news_articles/1204.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..866b16bca517d1fb02ca65f6159c18b19459dbf7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1204.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1204,বাজারে এলো ঈগল ঢেউটিন,2021-06-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,টি. কে. গ্রুপের অন্যতম অংগ প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী স্টিল মিলস লিমিটেড বাজারে নিয়ে এলো আধুনিক প্রযুক্তির ঈগল কালার কোটেড স্টিল ঈগল রঙিন ঢেউটিন। সম্প্রতি ঢাকার কাওরান বাজারে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করলো ঈগল কালার কোটেড রঙিন ঢেউটিন।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে রঙিন ঢেউটিনের উদ্বোধন করেন টি.কে. গ্রুপের পরিচালক মার্কেটিং মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক।আরও উপস্থিত ছিলেন কর্ণফুলী স্টিল মিলসের জেনারেল ম্যানেজারপ্লান্ট প্রকৌশলী জিয়াউল আবেদিন সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার স্টিল মোঃ আব্দুল কাদের ন্যাশনাল সেলস ম্যানেজার মোঃ তাজুল ইসলাম ন্যাশনাল সেলস ম্যানেজার মোঃ নাসির উদ্দিনসহ টি. কে. গ্রুপের কর্মকর্তাকর্মচারীবৃন্দ। অনুষ্ঠানে মোফাচ্ছেল হক বলেন মানুষের রুচি ও চাহিদার কথা মাথায় রেখে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলতে ঈগল রঙিন ঢেউটিনের যাত্রা শুরু। সাশ্রয়ী মুল্যে মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করাই ঈগল কালার কোটেড রঙিন ঢেউটিনের প্রধান উদ্দেশ্য। নতুন ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি ঈগল কালার কোটেড রঙিন ঢেউটিন ডিলার ও ক্রেতা সাধারণের শতভাগ আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1205.csv b/Bangla_fin_news_articles/1205.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..804aa78ba10269079e960a773b6b9c3d20dad3a5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1205.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1205,ট্যাক্স অসমতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে,2021-06-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আমাদের ট্যাক্সগুলো মূলত ইন্ডাইরেক্ট ট্যাক্স পরোক্ষ কর। এনবিআর মোট কালেকশনের মাত্র ৩৫ শতাংশ আসে ডাইরেক্ট ট্যাক্স পরোক্ষ কর থেকে। এই অসমতা থেকে আমাদের বেড়িয়ে আসতে হবে। ট্যাক্সের ব্যাপারে আমরা ঘুরে ফিরে একই অবস্থানে রয়ে গেছি। যারা ট্যাক্স দিচ্ছে তাদের উপরেই শুধু বাড়ছে ট্যাক্সের চাপ। সেকশন ৫২ রুল ৬ এর কালেকশনটাই এনবিআরের সবচেয়ে বেশি কালেকশন। এ সেকশনে বারবার পরিবর্তন দুঃখজনক। এখানে এনবিআর এ সবসময় হয়রানির স্বীকার হতে হয়।বাংলাদেশ সরকারের ২০২১২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে দ্য অ্যাসোসিয়েশন অব চার্টার্ড সার্টিফায়েড অ্যাকাউন্ট্যান্টস এসিসিএ বাংলাদেশ এক ভার্চুয়াল গোলটেবিল বৈঠকে মুহাম্মাদ আবু হানিফ মিয়া এফসিএ এফসিসিএ এসব কথা বলেন।সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে অন্যদের মধ্যে সামিট কমিউনিকেশনসের এমডি এবং সিইও আরিফ আল ইসলাম পিডব্লিউসি বাংলাদেশের ম্যানেজিং পার্টনার মামুন রশীদ ইউনিলিভার কনজিউমার কেয়ার লিমিটেডের চেয়ারম্যান মাসুদ খান এসিসিএ বাংলাদেশের সিনিয়র বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজারলার্নিং শাহ ওয়ালীউল মনজুর মার্কেটিং ম্যানেজার আব্দুল্লাহ আল হাসান এবং বিজনেস সার্ভিস ও কমপ্লায়েন্স ম্যানেজার জিএম রাশেদ সৈয়দা সাদিয়া আফরোজসহ এসিসিএ বাংলাদেশের মেম্বার এবং বিভিন্ন সেক্টরের বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন।অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন এসিসিএ বাংলাদেশের হেড অব এডুকেশন প্রমা তাপসী খান এবং আয়োজনে সহায়তা করেন এইস অ্যাডভাইজরি এবং ট্যাক্সহাউজ বাংলাদেশ লিমিটেড। ....মুহাম্মাদ আবু হানিফ মিয়া এফসিএ এফসিসিএইসলাম হক হানিফ অ্যান্ড কোম্পানির পার্টনার মুহাম্মাদ আবু হানিফ মিয়া বলেন এনবিআরের কার্যকারিতা বাড়ানোর কোনো পদক্ষেপ আমরা কখনোই দেখি না। যেদিন এনবিআরের এই জটিলতা আমাদের না পোহাতে হবে সেদিন হয়তো আমরা ট্যাক্স দেওয়ার দিকে বেশি ঝুকবো। এজন্য অটোমেশন খুব জরুরী। কিছু বিষয়ে অটোমেশন এসেছে যা খুব ভালো একটা ব্যাপার। কিন্তু এগুলো যথেষ্ট নয়। অটোমেটেড সিস্টেমে কিছু ডকুমেন্টস থাকার পরেও তা আবার ম্যানুয়ালি জমা দিতে হচ্ছে। এ সমস্যাগুলোর সমাধান প্রয়োজন।তিনি আরো বলেন আমাদের দেশে অনেক বিদেশি কাজ করেন। তাদের খুব সহজে ট্যাক্সের আওতায় নিয়ে আসা যায়। এ৩ টাইপ ভিসাতে ট্যাক্স দিতে হয় না। কিন্তু এই ভিসা শুধু অন্য দেশের সরকারের সাথে এরেঞ্জমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হয়। এই ধরনের ভিসা যাতে যে কেউ নিয়ে আসতে না পাওে সেদিকে নজর দিতে হবে। অন্যান্য দেশের মত মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোকে রেশনাল ট্যাক্সের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1206.csv b/Bangla_fin_news_articles/1206.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ac5948bca69dea181afd32495f673343a1f7a68d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1206.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1206,বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ,2021-06-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের ১ বিলিয়ন ডলার ২০১৬ সালে চুরির পরিকল্পনা করে উত্তর কোরিয়ার হ্যাকাররা। যদিও তারা মাত্র ৮১ মিলিয়ন ডলার সরাতে সক্ষম হয়। কিন্তু বিশ্বের অন্যতম দরিদ্র এবং বিচ্ছিন্ন দেশটি কীভাবে এলিট সাইবার ক্রিমিনাল টিম তৈরি করল সেটিই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।কীভাবে হয়েছিল এ ঘটনা এ নিয়ে তদন্তে নানা বিষয় উঠে আসে। হ্যাকারদের পরিচয় এবং কোথা থেকে তারা এসেছিলো সেই বিস্তারিত বিবিসির এক প্রতিবেদনে বিস্তারিতভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনাটি তুলে ধরা হয়েছে। ১০ পর্বের নতুন প্রতিবেদন রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির কাহিনি। ছবি রয়টার্স ....ছবি রয়টার্সপ্রতিবেদনে জানা যায় কীভাবে বিপুল অর্থ সরানোর জন্য একদল হ্যাকার ভয়াবহ পরিকল্পনা করে। চুরির যে আলামত এখন পর্যন্ত পাওয়া গেছে তাতে উত্তর কোরিয়া এ ঘটনায় জড়িত বলে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।বিবিসি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে জানা যায় হ্যাকাররা এ ঘটনার জন্য যে মূল যন্ত্র ব্যবহার করে তা হলো বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি ত্রুটিযুক্ত প্রিন্টার। মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের দশম তলায় অত্যন্ত সুরক্ষিত ঘরের অভ্যন্তরে বসানো ছিলো প্রিন্টারটি। কোটি কোটি ডলারের ট্রান্সফার ব্যাংকের বাইরে ও ভেতরে প্রবাহিত হওয়ার রেকর্ড ছাপানো হতো এটি দিয়ে। শুরুতে কর্মকর্তাদের কাছে ত্রুটিপূর্ণ এ প্রিন্টার ছিলো কেবল একটি ঝামেলা। প্রযুক্তির সমস্যা ছাড়া তেমন একটা বড় ব্যাপার বলে মনে হয়নি কারও। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক হলো দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যারা কিনা এমন একটি দেশের মূল্যবান মুদ্রার মজুত তদারকির জন্য দায়বদ্ধ যেখানে লাখ লাখ মানুষ দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করে।২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টা ৪৫ মিনিট থেকে প্রিন্টারটি কাজ করছিলো না। কেউ আসলে বিষয়টি নিয়ে তেমন মাথাব্যথা দেখাননি। সে সময় ডিউটি ম্যানেজার ছিলেন জুবায়ের বিন হুদা। পরে তিনি পুলিশকে বলেন আমরা ধরে নিয়েছিলাম যে এটি অন্য যেকোনো দিনের মতো একটি সাধারণ সমস্যা এর আগে এমন হয়েছে। ...অভিযুক্ত হ্যাকার পার্ক জিন হিয়ক২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে সুইফট কোডের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার হাতিয়ে নেয় দুর্বৃত্তরা। পরে ওই টাকা ফিলিপাইনে পাঠানো হয়। দেশীয় কোনো চক্রের সহায়তায় হ্যাকার গ্রুপ রিজার্ভের অর্থ পাচার করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।ওই ঘটনায় ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের উপপরিচালক জোবায়ের বিন হুদা বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে মতিঝিল থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন২০১২ সংশোধনী ২০১৫ এর ৪ ধারাসহ তথ্য ও প্রযুক্তি আইন২০০৬ এর ৫৪ ধারায় এবং ৩৭৯ ধারায় একটি মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করছে সিআইডি।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1207.csv b/Bangla_fin_news_articles/1207.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0a4efedd8941e844206171c1718ba4dade6d25c4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1207.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1207,চাকরি হারিয়েছেন হাজারেরও বেশি কর্মী,2021-06-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থসংকটে বন্ধ হওয়ার উপক্রমে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মিরাকেল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের হাজারেরও বেশি কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। কোম্পানির ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন এলেও কারখানা পুরোদমে চালু রাখতে সক্ষম হয়নি। চলতি মূলধন ঋণের অভাবেই মূলত এই পরিস্থিতির সৃষ্টি বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।২০১৭২০১৮ সালে কোম্পানি রপ্তানি বাজার ধরতে বিএমআরইকরণ করে। তা করতে গিয়ে চলতি মূলধন ঋণসংকটে পড়ে যায়। বিসিআইসি ও কোম্পানির লিয়েন ব্যাংকের কাছে ঋণসহায়তা চাইলেও তা পাওয়া যায়নি। বরং বকেয়া ঋণের টাকা ফেরত দিতে চাপ প্রয়োগ করে। উপায়ান্তর না দেখে উদ্যোক্তারা কোম্পানিটির মালিকানা বদলের সিদ্ধান্ত নেয়। ১৭ অক্টোবর ২০১৯ সালে শেয়ার বিক্রির চুক্তিনামা করা হলেও নানা কারণে শেয়ার ট্রান্সফার করা যায়নি। এদিকে অর্থসংকটে থাকায় কোম্পানিটির উত্পাদন ১০ শতাংশে নেমে আসে। নতুন ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব যারা নিয়েছেন তারা ব্যাংকের কাছে ৫৭ কোটি ৩২ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে প্রায় ৭২ কোটি টাকা ঋণসুবিধা চেয়েছেন। ব্যাংক এখনো সেই প্রস্তাবে সাড়া দেয়নি। তবে ব্যাংক রাজি হলেও পুনর্গঠিত ঋণ হিসেবে কিস্তিবাবদ যে অর্থ আসবে তা পরিশোধ করাও কষ্টকর হবে। কোম্পানির একটি সূত্র জানায় কারখানার উত্পাদনক্ষমতা ও বর্তমান যে অবস্থা তাতে সক্ষমতার ৯০ শতাংশ অর্জন করেও ঝুঁকিমুক্ত হওয়া যাবে না। কারণ কোভিডের কারণে বাইরের ক্রয়াদেশও কমে গেছে প্রায় ৫০ শতাংশের মতো। বর্তমানে বিসিআইসিই এক মাত্র স্থানীয় ক্রেতা। পাট মন্ত্রণালয়ের প্লাস্টিক ব্যাগের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করায় স্থানীয় বাজারও সীমিত হয়ে গেছে। . ........তদুপরি প্রতিযোগিতামূলক বাজারে উত্পাদনশীলতা নিশ্চিত করে টিকে থাকার সুযোগও কমে গেছে। দক্ষ কর্মীবাহিনীরও অনেকে আর নেই। নতুন নতুন কারখানাও স্থাপিত হয়েছে। আবার কোম্পানিটির শেয়ার ক্রেতাদের আরো কয়েকটি কারখানা রয়েছে। যে কারণে অর্থ সংস্থানের অভাবে সব ম্যানেজ করাও কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। যেগুলো লাভজনক নয়। ঐগুলোসহ মিরাকেলের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করাও চ্যালেঞ্জ বলে জানান সংশ্লিষ্ট সূত্রটি। সূত্র জানায় আর্থিক অসুবিধায় থাকলেও গত এক বছরে কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। বর্তমানে কোম্পানির শেয়ার মূল্য ৩৪৩৫ টাকায় ওঠানামা করছে। গত ২০ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে শেয়ারের মূল্য ছিল ১৩ টাকা ৫০ পয়সা। শেয়ারদর বৃদ্ধির পেছনে কোনো সিন্ডিকেটের কারসাজি রয়েছে কি নাতা নিয়ে বিনিয়োগকারীরাও সন্দিহান। প্রসঙ্গত গাজীপুর জেলার শ্রীপুরে অবস্থিত মিরাকেল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। ১৯৯৩ সালে নিবন্ধিত কোম্পানিটি ১৯৯৫ সালে জয়েন্ট ভেঞ্চার অ্যাগ্রিমেন্ট ১৯৯৮ সালে বিসিআইসি টিএসপিসিএল ও সিসিসিএলের সঙ্গে শেয়ারহোল্ডারস চুক্তি সম্পাদিত হয়। এপ্রিল ২০০০ সালে ডিএসই ও সিএসইর তালিকাভুক্ত হয়।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1208.csv b/Bangla_fin_news_articles/1208.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2624c6d3164596b387c9d162245545c85964ca3c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1208.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1208,জমছে না কানসাট আমের বাজার,2021-06-21,মো তসলিম উদ্দীন চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি,চাঁপাইনবাবগঞ্জের প্রধান অর্থকরী ফল আম। আমকে ঘিরেই আবর্তিত হয় এ জেলার অর্থনীতির চাকা। এ বছর রেকর্ড ছাড়িয়েছে আমেরউৎপাদন। চলতি বছর জেলায় প্রায় আড়াই লাখ মেট্রিকটন আম উত্পাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। যার আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা। তবে বৈশ্বিক মহামারি করোনার কারণে এবার চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমের বাজার জমছে না।আমের বাজার লকডাউন আর বিধিনিষেধের বাইরে থাকলেও ক্রেতার অভাবে আম অর্থনীতিতে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। পর্যাপ্ত ক্রেতা না থাকায় গাছেই পাকছে আম। প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ পাকা আম ঝরে পড়ছে। অন্যদিকে আমের দরপতনে হতাশ আমচাষিরা। করোনা মহামারির কারণে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ব্যবসায়ীদের ৫০০ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হবে বলে জানিয়েছেন আম ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ ম্যাংগো প্রডিউসার মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশন। আমচাষিদের অভিযোগ চাঁপাইনবাবগঞ্জে করোনার সংক্রমণ বাড়তে থাকায় আমের ভরা মৌসুমে ১৪ দিনের লকডাউন শেষে এখনো বিধিনিষেধ চলমান। ফলে বাইরের ক্রেতারা হাটবাজারে আসতে পারেননি। এ সুযোগে স্থানীয় আড়তদাররা আমবাজার নিয়ন্ত্রণ করছেন। যারা অন্যান্য বছর বাইরের ব্যবসায়ীদের কমিশনে আম কিনে দিতেন তারাই এখন চাষিদের কাছে কম দামে আম কিনে বেশি দামে বাইরের ক্রেতাদের কাছে সরবরাহ করছেন। বাইরের ক্রেতা না আসায় অনেক আমচাষি স্থানীয় আড়তদারের কাছে আম বিক্রি করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। . ........সরজমিনে আমচাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় গত বছরের চেয়ে প্রায় অর্ধেক দামে বিক্রি হচ্ছে আম। গত বছর খিরসাপাত বাজারে ২ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ৭০০ টাকায় প্রতি মণ আম বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এ বছর একই আম বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকায়। গত বছর ২ হাজার থেকে ২ হাজার ২০০ টাকায় ল্যাংড়া আম বিক্রি হলেও এবার বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা মণ দরে। অন্যদিকে ক্রেতা না থাকায় ভোলাহাটে ৫৫ কেজিতে মণ হিসেবেও আম বিক্রি হচ্ছে।স্থানীয় আমচাষি বাদশা বলেন করোনার কারণে ক্রেতার সমাগম কম। ফলে আমের দাম গত বছরের তুলনায় অনেক কম। খরার কারণে এ বছর আমের উত্পাদন খরচও বেশি হয়েছে। প্রতি বছর আমরা বাগান থেকে আম বিক্রি করে দেই। কিন্তু এ বছর ক্রেতাদের দেখা মিলছে না। ফলে স্থানীয় আড়তদাররা এক রকম বাধ্য করে কম দামে আম কিনছেন। আমরাও বাধ্য হয়ে আড়তে বিক্রি করছি। ম্যাংগো ফাউন্ডেশনের সদস্যসচিব আহসান হাবিব জানান এ বছর আমের ফলন ভালো হওয়ায় দাম কিছুটা কম। চাষিদের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের জন্য বৈদেশিক বাজার সৃষ্টির বিকল্প নেই। এ জন্য আম রপ্তানি ব্যয় ও প্রক্রিয়া সহজ করতে সরকারি উদ্যোগ প্রয়োজন। বাংলাদেশ ম্যাংগো প্রডিউসার মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক আব্দুল ওয়াহেদ বলেন আমের দাম কম হওয়ায় এবার চাঁপাইনবাবগঞ্জের ব্যবসায়ীদের ৫০০ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হবে। চাঁপাইনবাবগঞ্জে দেড় হাজার কোটি টাকার আম উত্পাদন হলেও ৯০০১০০০ কোটি টাকা আসতে পারে। করোনার কারণে লকডাউন ও চলমান বিধিনিষেধের ফলে অনেক ক্রেতা এবার চাঁপাইনবাবগঞ্জে আসতে পারেননি। উত্পাদিত আম বাজারজাতের জন্য একটি স্থায়ী সমাধান দরকার।জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম জানান এ বছর রেকর্ড পরিমাণ আমের উত্পাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। গত বছর আমের উত্পাদন হয়েছিল ২ লাখ ৮ হাজার মেট্রিক টন। এ বছর ৩৪ হাজার ৭৩৮ হেক্টর জমিতে আম উত্পাদন আড়াই লাখ মেট্রিক টন ছাড়িয়ে যাবে। বাজারমূল্য অনুযায়ী এবার চাঁপাইনবাবগঞ্জে আমের উৎপাদন হবে দেড় হাজার কোটি টাকা।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1209.csv b/Bangla_fin_news_articles/1209.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3ab18ac0b136158b7fb5540e27d572d9c93e9e74 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1209.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1209,কাঁচা মরিচের কেজি ছয় টাকা,2021-06-20,ঘিওর মানিকগঞ্জ সংবাদদাতা,মরিচ চাষ করে বিপাকে পড়েছেন ঘিওর উপজেলাসহ মানিকগঞ্জের কৃষকরা। এবার মরিচের বাম্পার ফলন হলেও ন্যায্যমূল্য না পেয়ে মরিচচাষিদের মধ্যে বিরাজ করছে চরম হতাশা। উত্পাদন খরচ খেত থেকে মরিচ তুলে বাজারে নিয়ে বিক্রি করতে যে টাকা খরচ হয় সে টাকাও উঠছে না। এতে চাষিরা মরিচ নিয়ে পড়েছেন মহাবিপাকে। মানিকগঞ্জে প্রতি কেজি মরিচ বিক্রি হচ্ছে মাত্র ছয়সাত টাকায়। ....যদি মরিচের দাম আর না বাড়ে তাহলে মোটা অঙ্কের লোকসান গুনতে হবে এ অঞ্চলের চাষিদের। এ অঞ্চলের কাঁচা মরিচ সংরক্ষণের জন্য হিমাগার নির্মাণের দাবি মানিকগঞ্জের কৃষকদের। অন্যদিকে করোনা ভাইরাসের কারণে প্রায় শূন্যের কোঠায় মানিকগঞ্জের কাঁচা মরিচের রপ্তানি বাজার। নামে মাত্র অল্প কিছু মরিচ পাঠানো হচ্ছে বিদেশের বাজারে। যার প্রভাব পড়েছে স্থানীয় হাটবাজারে। ....ঘিওর উপজেলার ঘিওর হাট বানিয়াজুরী বাসস্ট্যান্ড কেল্লাই আড়ত বাঠইমুড়ি বাজার হরিরামপুর উপজেলার ঝিটকা বাল্লা বাস্তা মাচাইন শিবালয় উপজেলার বরংগাইল নালী রূপসা তাড়াইল শাকরাইল এবং মরিচ কেনাবেচার বিখ্যাত হাটবাজার। মানিকগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায় গত বছর মরিচের দাম ভালো হওয়াতে এবার মরিচের আবাদ বেড়েছে এবং ফলনও ভালো হয়েছে। এ বছর ৫ হাজার ৭০৯ হেক্টর জমিতে মরিচ আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও আবাদ হয়েছে ৬ হাজার ৭৫০ হেক্টর। ....বরংগাইল আড়তে কাঁচা মরিচ বিক্রি করতে আসা রাধাকান্তপুর গ্রামের প্রান্তিক কৃষক মো. মুন্নাফ মোল্লা বলেন এ বছর তিন বিঘা জমিতে মরিচের চাষ করেছি। সময়মতো সার কীটনাশক প্রয়োগ এবং পরিচর্যার ফলে এ বছর যথেষ্ট পরিমাণ ফলন হয়েছে। কিন্তু বাজারে মরিচের চাহিদা না থাকায় আমরা হতাশার মধ্যে দিন পার করছি।জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহউপপরিচালক কৃষিবিদ আশরাফ উজ্জামান ও ঘিওর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ বিপুল হোসেন বলেন আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর মরিচের বাম্পার ফলন হয়েছে। দাম কয়েকদিন আগেও ভালো ছিল। বর্তমানে দাম অনেক কম থাকায় কৃষকরা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1210.csv b/Bangla_fin_news_articles/1210.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d6dfd386e25290db7b32ae3afbe03462864462b6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1210.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1210,পুঁজিবাজারের লেনদেন ও বাজার মূলধন বেড়েছে সালমান এফ রহমান,2021-06-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন গত ১ বছর ধরে পুঁজিবাজারে নতুন ধরন দেখছি। নতুন কমিশন অনেকগুলো সুন্দর পদক্ষেপ নিয়েছে।এখানে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরেছে। এছাড়া লেনদেন ও বাজার মূলধন বেড়েছে।শনিবার ১৯ জুন বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন বিএমবিএ ও ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরাম সিএমজেএফ আয়োজিত বাজেট পরবর্তী আলোচনা ও শেয়ারবাজারের উন্নয়নের পথ শীর্ষক অনলাইন সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সালমান এফ রহমান বলেন আমি মনে করি আমাদের মার্কেটে এখন অনেক সুযোগ আছে। নতুন নতুন অনেক ইন্সট্রুমেন্ট নিয়ে আসা হচ্ছে। বাজার স্থিতিশীল করার জন্য বিএসইসি অনেকগুলো সুন্দর পদক্ষেপ নিয়েছে। যখন যেটা প্রয়োজন ঠিক সে সময় সিদ্ধান্তগুলো নেওয়া হচ্ছে। আমি দেখলাম কোম্পানিগুলোর লোয়ার একটা ক্যাপ ফ্লোর প্রাইস ছিল সেটা তুলে দেওয়া হয়েছে। আমরা যেভাবে এগোচ্ছি তাতে পুঁজিবাজারের খুবই ভালো ভবিষ্যৎ আমি দেখছি। তিনি বলেন পুঁজিবাজার ভালো হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্টেকহোল্ডারদের দায়িত্ব বাড়বে। এক্ষেত্রে দেশের ঊভয় স্টক এক্সচেঞ্জের ম্যানেজমেন্টের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। এছাড়া বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর পুঁজিবাজার যেভাবে পরিচালিত হয় এবং সেখানে যে ধরনের সুযোগসুবিধা আছে সেগুলো আমাদেরও চালু করতে হবে। সালমান এফ রহমান বলেন এ মাসের ৩০ তারিখে বাজেট পাস হবে। তার আগে কিছু কিছু সংশোধন আনা হবে। আপনারা যে দাবিগুলো তুলেছেন দেখা যাক এ সময়ের মধ্যে আমরা সংশোধনগুলো আনতে পারবো কিনা। আমরা চেষ্টা করবো এ প্রস্তাবগুলো চূড়ান্ত বাজেটে অন্তর্ভুক্ত করার। তিনি বলেন অপ্রদর্শিত অর্থ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার দাবি আমরা আগেই জানিয়েছি। যাতে তারা যাদের কাছে অপ্রদর্শিত অর্থ আছে সেটা অপ্রদর্শিত অর্থ লিগ্যাল ফর্মে বৈধ পদ্ধতিতে নিয়ে আসতে পারেন সে সুযোগটি রাখার জন্য। সিএমজেএফের সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি কমিশনার ড. শেখ সামসুদ্দিন আহমেদ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই চেয়ারম্যান মো. ইউনুসুর রহমান ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1211.csv b/Bangla_fin_news_articles/1211.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1e18671ace1e8200fc5d4de1025c9f3dfad05655 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1211.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1211,দেশে স্বর্ণের দাম কমছে,2021-06-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশে বাজারে স্বর্ণের দাম কমানোর ইঙ্গিত দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। বিশ্ববাজারের দামের সঙ্গে সমন্বয় করেই মূলত তারা দাম নির্ধারণ করে থাকে।বিশ্ববাজারে বড় দরপতন হওয়ায় দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমানোর ইঙ্গিত দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। সোমবার ২১ জুন দাম কমানোর ঘোষণা আসতে পারে বলে জানা গেছে। এর আগে বিশ্ববাজারে দাম বাড়ায় দেশের বাজারেও দুদফা দাম বৃদ্ধি করা হয়। দেশে স্বর্ণের দাম বাড়া বা কমা নির্ভর করে বিশ্ববাজারের ওপর। বিশ্ববাজারে বাড়লে দেশের বাজারেও স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়। ঠিক তেমনি বিশ্ববাজারে দাম কমলে দেশের বাজারেও তা কমে যায়। বাংলাদেশে সর্বশেষ স্বর্ণের দাম সমন্বয় করার পর বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ১০০ ডলারের ওপরে কমে গেছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমানো হবে। ....জানা গেছে এই দফায় ভরি প্রতি স্বর্ণের দাম ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত কমানোর ঘোষণা আসতে পারে। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে সোমবার। এই সিদ্ধান্ত নেবে বাজুসের কার্যনির্বাহী কমিটি।বর্তমানে দেশে সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণ ৭৩ হাজার ৪৮৩ টাকা ২১ ক্যারেটের স্বর্ণ ৭০ হাজার ৩৩৩ টাকা ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণ ৬১ হাজার ৫৮৪ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণ ৫১ হাজার ৬২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1212.csv b/Bangla_fin_news_articles/1212.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a13aa0b355fbe0155719e8af42e2c8cf4308f263 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1212.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1212,দেশে ৫জি স্মার্টফোন আনবে ইভ্যালিরিয়েলমি,2021-06-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ফিফথ জেনারেশন মোবাইল নেটওয়ার্ক ফাইভজি সমর্থিত স্মার্টফোন দেশের বাজারে আনতে একসঙ্গে কাজ করবে ইভ্যালি ও রিয়েলমি। কৌশলগত অংশীদার হিসেবে দেশে ফাইভজির প্রসার ঘটাতে গ্রাহকদের জন্য দেশীয় ইকমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালি এবং বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি একসঙ্গে ফাইভজি স্মার্টফোন নিয়ে আসবে।নিত্যদিনের অনুষঙ্গ ফাইভজি স্মার্টফোন হবে বাংলাদেশের সবার জন্য এই মূলমন্ত্রকে সামনে রেখে একযোগে কাজ করবে তরুণদের পছন্দের স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি এবং ইভ্যালি। ইতোমধ্যে ক্যানালিসের প্রতিবেদন অনুসারে রিয়েলমি দেশের শীর্ষ তিন মোবাইল ব্র্যান্ডের একটিতে পরিণত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের বাজারে সুলভমূল্যে ফাইভজি স্মার্টফোন নিয়ে আসার লক্ষ্যে সম্প্রতি ইভ্যালি কার্যালয়ে রিয়েলমি এবং ইভ্যালির মধ্যে কৌশলগত সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন এবং রিয়েলমির ব্যবস্থাপনা পরিচালক টিম শাও নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন।চুক্তি স্বাক্ষর উপলক্ষ্যে ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেল বলেন আমরা ইভ্যালি এবং রিয়েলমি একত্রে একে অপরকে সহযোগিতা করবো বাংলাদেশে ফাইভজি এর বিস্তার ও পরিধি বাড়ানোর জন্য। এর জন্য সব থেকে বেশি যেটা জরুরি সেটা হচ্ছে ফাইভজি সমর্থিত স্মার্টফোনের দাম গ্রাহকদের নাগালে নিয়ে আসা। এই কাজটিই করবে ইভ্যালি ও রিয়েলমি।অন্যদিকে এই অংশীদারিত্ব ও সমঝোতা চুক্তি নিয়ে রিয়েলমির ব্যবস্থাপনা পরিচালক টিম শাও বলেন আগামী দুই বছরের মধ্যে রিয়েলমি যেসব স্মার্টফোন নিয়ে আসবে তার মধ্যে ৭০ শতাংশই হবে ফাইভজি স্মার্টফোন। আর প্রযুক্তিকরণের এই অগ্রগতিতে নেতৃত্ব দিবে রিয়েলমি। রিয়েলমি স্থানীয় বাজারে ফাইভজি স্মার্টফোনের অগ্রদূত হিসেবে কাজ করবে। এই লক্ষ্য অর্জনে সহযোগী হিসেবে ইভ্যালির সঙ্গে একযোগে কাজ করবো আমরা। রিয়েলমির ফাইভজি স্মার্টফোন হবে ট্রেন্ডি ফ্যাশনেবল এবং দুর্দান্ত স্পেসিফিকেশন সম্বলিত। আমরা নিয়ে আসবো প্রতিটি প্রাইজরেঞ্জে সবার জন্য ফাইভজি রিয়েলমি স্মার্টফোন।অনুষ্ঠানে ইভ্যালির চীফ মার্কেটিং অফিসার আরিফ আর হোসেন চীফ অপারেটিং অফিসার এইচ এম তারিকুল কামরুলসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1213.csv b/Bangla_fin_news_articles/1213.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f12ee3d4eaef4c964f6047c31000b5e884676ffc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1213.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1213,করোনার বড় প্রভাব পড়েনি আসিয়ান অর্থনীতিতে,2021-06-19,শফিকুর রহমান রয়েল,করোনা মহামারি ও অর্থনৈতিক মন্দা চলমান থাকলেওআসিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান ন্যাশনস অর্থনীতিতে খুব একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়েনি। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে স্টক এক্সচেঞ্জ অব থাইল্যান্ডে এসইটি নিবন্ধিত কোম্পানিগুলোর সমন্বিত মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩৭ শতাংশ বেশি। এটি মূলত সম্ভব হয়েছে জ্বালানি খাতের কোম্পানিগুলোর কারণে। ...এসইটি মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশনের ৩৫ থেকে ৪০ শতাংশ হিস্যা হচ্ছে জ্বালানি খাতের। বিশ্বব্যাপী জ্বালানি তেলের মূল্য লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকার সময়টাতেও দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়েছে থাইল্যান্ডের জ্বালানি কোম্পানিগুলো। এখন তারা হয়ে উঠেছে আঞ্চলিক পাওয়ার হাউজ। নবায়নযোগ্য ও স্মার্ট জ্বালানি উত্পাদন থাইল্যান্ডের অর্থনীতিতে কী বিশাল ভূমিকা রেখে চলেছে তা এখন আর বিশেষভাবে বলার প্রয়োজনই পড়ে না। দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার সর্বোচ্চ নবায়নযোগ্য জ্বালানি উত্পাদকের স্থানটি বেশি দিন আগে থাইল্যান্ডের হাতছাড়া হয়নি যে সম্মানে এখন বিশেষ গর্বিত ভিয়েতনাম। দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার মোট নবায়নযোগ্য জ্বালানির ৩৪ শতাংশই এখন তারা উৎপাদন করছে। ১৭ শতাংশ নিয়ে এর পরের স্থানটিতেই আছে থাইল্যান্ড। সৌরশক্তি উৎপাদনেও একসময় তারা ছিল আঞ্চলিকভাবে দ্বিতীয়। ভিয়েতনাম ও থাইল্যান্ড উভয়ই উপভোগ করে পর্যাপ্ত সূর্যকিরণ। এক জার্মান বিনিয়োগকারী হিসেব করে দেখিয়েছেন তার দেশের একই আকারের সোলার প্ল্যান্টের চেয়ে ভিয়েতনাম ও থাইল্যান্ডে দেড় থেকে দুই গুণ বেশি বিদ্যুত্ উত্পাদন খুব সহজেই সম্ভব। অথচ বড় আকারের দেশ হওয়া সত্ত্বেও বৃহৎ পরিসরের সৌর প্রকল্প স্থাপনের জন্য পর্যাপ্ত ভূমির অভাব লক্ষ্য করা যায়। তার পরেও যতটা এগিয়েছে তাই বা কম কীসে কিন্তু এ বিষয়ে কারো দ্বিমত নেই সৌর বিদ্যুেক কাজে লাগিয়ে তাদের অর্থনীতি আরো অনেক এগিয়ে যাওয়ার অফুরন্ত সম্ভাবনা রয়েছে। সৌর বিদ্যুত্ উত্পাদনে লোকজন ভূমি ছাড়তে রাজি না হওয়ায় এ সংকটেরও কয়েকটি উদ্ভাবনী সমাধান রয়েছে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে ভাসমান বিদ্যুত্ প্রকল্পসমূহ। থাইল্যান্ডের বিদ্যুৎ উৎপাদন কর্তৃপক্ষ বর্তমানে নির্মাণ করছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ জল ও সৌর ফার্ম সেটি উবন রাচাথানির সিরিনধর্ন বাঁধের জলাশয়ে। স্থানীয় অনেক কোম্পানি তাদের সৌর খাত সম্প্রসারিত করছে নিজেদের দেশের পর ভিয়েতনামে বিনিয়োগের মাধ্যমে। দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার উন্নয়ন এবং আসিয়ানভুক্ত প্রত্যেকটি দেশের অর্থনীতি ও জ্বালানি স্বাধীনতায় নবায়নযোগ্য জ্বালানি ক্রমশই গুরুত্বপূর্ণ গল্প হয়ে উঠছে। আসিয়ান একটা লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করেছে যে ২০২৫ সাল নাগাদ প্রয়োজনীয় মোট জ্বালানির ৩৫ শতাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে উৎপাদিত হবে যেমনসৌর বায়ু জৈববস্তুপুঞ্জ জল ও বর্জ্য। এ ক্ষেত্রে থাইল্যান্ড তাদের শীর্ষস্থানটিই শুধু ফেরত পেতে চায় না নবায়নযোগ্য জ্বালানি উত্পাদনে আঞ্চলিক পরাশক্তি। উদ্বৃত্ত বিক্রি করতে চায় প্রতিবেশি মিয়ানমার ও কম্বোডিয়ার মতো দেশগুলোতে। সেজন্যে পরিকল্পনা রয়েছে ট্রান্সমিশন লাইন দীর্ঘায়িত করার যাতে করে যখন যেখানে প্রয়োজন সেখানে সেসময়েই পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়। আসিয়ানভুক্ত গরিব দেশ মিয়ানমারেরও জ্বালানির উেসর অভাব নেই। কিন্তু প্রচুর গ্যাস ও কয়লা থাকলেও বিনিয়োগের অভাবে প্রত্যেক খানায় এসবের সুফল পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। মিয়ানমারের অসংখ্য বাড়িতে এখন পর্যন্ত বিদ্যুৎই নেই। ..বিশ্বব্যাপী প্রায় সব কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ায় মালয়েশিয়ার প্রায় সব প্রতিষ্ঠানেরই উৎপাদন খরচ বেড়ে গেছে। কিন্তু গ্রিন এনার্জি এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। জলবায়ুবান্ধব উদ্যোগের অংশ হিসেবে সম্প্রতি প্রকাশিত একটি রিপোর্ট থেকে জানা গেছে গ্রিন এনার্জি বিষয়ে বিশ্বের শীর্ষ কয়েকটি দেশের একটি হচ্ছে মালয়েশিয়া। বিদ্যুত্ উত্পাদনের জন্য একের পর এক বিশাল সৌর প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে দেশটি। প্রয়োজনীয় বিদ্যুতের অর্ধেকই উৎপাদন করার ইচ্ছে রয়েছে সৌর প্যানেল থেকে। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে মালয়েশিয়া ছাড়া আসিয়ানের প্রায় সদস্যেরই গ্রিন এনার্জির প্রশ্নে স্বচ্ছ ধারণা নেই। এর মধ্যে কিছুটা অগ্রগতি অবশ্য হয়েছে। আসিয়ান তার নিজ অঞ্চলে সবুজ বিনিয়োগের জন্য একটা কাঠামো স্থাপন করেছে যার মূল্য হতে পারে ১২.৩ মালয়েশিয়ান রিংগিত বা ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। আসিয়ান শ্রমশক্তি বোর্ড অবশ্য একটা বড় কাজের ঘোষণা দিয়েছে টেকসই অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের বিষয়ে এর সদস্য রাষ্ট্রদের পরিচালনা করার উদ্দেশ্যে গ্রিন এনার্জিও নতুন সংজ্ঞা ও শ্রেণিবিন্যাস নির্ধারণ করে দেবে। বলাবাহুল্য এখানে মূল কারিগরের ভূমিকা পালন করবে মালয়েশিয়া। আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে গ্রিন ইকোনোমি না হলে যে কোনো সময়ই যে অর্থনীতির অবস্থা নাজুক হয়ে পড়তে পারে সেটি হূদয়ঙ্গম করতে পেরেছে আসিয়ান। সংস্থাটি আসছে ৮ আগস্ট তার ৫৪তম জন্মদিন পালন করবে ঘটা করে।আসিয়ানের লক্ষ্য তার সদস্যদের মধ্যে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সামাজিক অগ্রগতি ও সাংস্কৃতিক বিবর্তন ত্বরান্বিত করা আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা সুরক্ষা এবং নিজেদের মতপার্থক্য নিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান বের করা। দক্ষিণপূর্ব এশীয় জাতি সংস্থা অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান ন্যাশনস সংক্ষেপে আসিয়ান। এর যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৬৭ সালের ৮ আগস্ট। এই রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্থার প্রাচীন সদস্য হচ্ছে ইন্দোনেশিয়া মালয়েশিয়া ফিলিপাইন সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ড। পরবর্তী সময়ে লাওস কম্বোডিয়া ব্রুনাই মিয়ানমার ও ভিয়েতনাম যুক্ত হওয়ায় এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা সর্বমোট ১০। আসিয়ানের মিলিত ভূখণ্ড ৪৪.৬ লাখ বর্গকিলোমিটার যা এই পৃথিবীর মোট আয়তনের ৩ শতাংশ এবং এর মিলিত জনসংখ্যা প্রায় ৬০ কোটি। একক সত্তা যদি হতো তাহলে এটি হতো বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহত্তম অর্থনীতি।ব্যাংকক পোস্ট অনুসরণেইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1214.csv b/Bangla_fin_news_articles/1214.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d1615c6921f57eaa8a99d6839ce4845eb3ac98f9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1214.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1214,মন্দা উত্তরণে সহায়ক হতে পারে সুনীল অর্থনীতি,2021-06-19,রেজাউল করিম খোকন,বিশ্বব্যাংকের তথ্য মোতাবেক বিশ্বের ধনী দেশগুলোর ৯০ ভাগই ২০২২ সাল নাগাদ মহামারির আগের অর্থনৈতিক অবস্থায় ফিরে যাবে। পর্যাপ্ত টিকা প্রাপ্তির কারণে ধনী দেশগুলোর অর্থনীতি এত বেশি দ্রুত বেড়ে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। তবে নিম্ন আয়ের দেশগুলোর উত্তরণের গতি অনেক ধীর। ফলে মহামারিপরবর্তী বিশ্বে ধনী ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে বৈষম্য অনেক বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশের মতো নিম্ন আয়ের দেশগুলোর জন্য সমুদ্র সম্পদ আহরণের পরিমাণ বৃদ্ধি করা মহামারির ক্ষতি কাটিয়ে ওঠায় সহায়ক। ..কোভিড১৯ মহামারির কারণে দেশের অর্থনীতি মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে সমুদ্র সম্পদ আহরণের প্রতি জোর দেওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন। এখনো বাংলাদেশের জিডিপির মাত্র চার থেকে পাঁচ শতাংশ ব্লু ইকোনমি বা সুনীল অর্থনীতি থেকে আসে। এটার পরিমাণ বার্ষিক ৯৬০ কোটি ডলার। তবে এই খাত থেকে আয়ের সম্ভাবনা অবারিত। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি করে বছরে ৪০ হাজার কোটি টাকার মতো আয় হয়। সমুদ্রের শুধু মাছ রপ্তানি থেকেই ১০১২ হাজার কোটি টাকা আয় করা সম্ভব। অনেকে সমুদ্র অর্থনীতি সম্পর্কে খুব ভালো জানেন না। তাই তারা বিনিয়োগ করতে চান না। আবার কেউ কেউ মনে করেন রাষ্ট্রীয় পলিসি এ খাতে বিনিয়োগে সহায়ক নয়। সমুদ্রযোগাযোগ পথ ও সমুদ্র পরিবহন মত্স্য সম্পদ খনিজ সম্পদ জ্বালানি নিরাপত্তা জাহাজ নির্মাণ ও জাহাজ ভাঙা শিল্প দক্ষ জনবল সরবরাহ পর্যটন ও পরিবেশ সংরক্ষণ করে সমুদ্র সম্পদ আহরণ করা যায়। ব্লু ইকোনমি থেকে বিপুল আয়ের অপার সম্ভাবনা হাতছানি দিচ্ছে। কিন্তু কাজে লাগানো যাচ্ছে খুব সামান্য। সমুদ্রসীমা চিহ্নিত হওয়ার পর বঙ্গোপসাগর থেকে বাংলাদেশ বছরে ৯৬০ কোটি ডলারের সম্পদ আহরণ করছে। যদিও সম্ভাবনা আকাশচুম্বী। কোনো কোনো পরিসংখ্যানে বছরে আড়াই লাখ কোটি ডলারের সম্পদ আহরণ সম্ভব। সমুদ্র সম্পদ আহরণে সমন্বিত পদক্ষেপের অভাবে বিপুল সম্ভাবনা হাতছাড়া হচ্ছে। বিশেষ করে সমুদ্র খাতে বিনিয়োগ সীমিত। সমুদ্রসীমা চিহ্নিত হওয়ার প্রায় সাত বছর পরও সমুদ্র সম্পদ আহরণে তেমন অগ্রগতি হয়নি। ছিটেফোঁটা কিছু উদ্যোগ নেওয়া হলেও তার বাস্তবায়নের গতি খুবই ধীর। কোভিড১৯ মহামারির পর থেকে সমুদ্র সম্পদ আহরণে সব উদ্যোগ বলতে গেলে থেমে গেছে। বঙ্গোপসাগর আমাদের অর্থনীতির জন্য অনেক সম্ভাবনার আধার হয়ে উঠেছে দিনে দিনে। মূল্যবান খনিজ সম্পদ ইউরনিয়াম ও থোরিয়ামের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে বাংলাদেশের অগভীর ও গভীর সমুদ্রের তলদেশে। ১৩টি জায়গায় আছে সোনার চেয়ে দামি বালি। যাতে মিশে আছে ইলমেনাইট গার্নেট সিলিমানাইট জিরকন রুটাইল ম্যাগনেটাইট। অগভীর সমুদ্রে বিপুল পরিমাণ সিমেন্ট তৈরির অন্যতম কাঁচামাল ক্লের সন্ধান পাওয়া গেছে। ..এ ছাড়া বঙ্গোপসাগরের ১৩টি স্থানে ইলমেনাইট গার্নেট সিলিমানাইট জিরকন রুটাইল ও ম্যাগনেটাইট সমৃদ্ধ ভারী খনিজ বালু পাওয়া গেছে। বাংলাদেশের সমুদ্র ভাগেও বড় ধরনের গ্যাসের মজুদ রয়েছে। ব্লু ইকোনমি ও নীল সমুদ্রের অর্থনীতির সম্ভাবনা সংক্রান্ত অনুসন্ধানী প্রতিবেদন থেকে এ সব তথ্য জানা গেছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী অগভীর সমুদ্রের তলদেশে কোবাল্ট ভানাডিয়াম মলিবডেনাম ও প্ল্যাটিনাম নামে গঠিত ম্যাঙ্গানিজ ক্রাস্ট এবং তামা সিসা জিংক কিছু পরিমাণ সোনা ও রূপা দিয়ে গঠিত সালফাইডের অস্তিত্ব রয়েছে। এ সব অতি মূল্যবান সম্পদ সমুদ্রের ১ হাজার ৪০০ থেকে ৩ হাজার ৭০০ মিটার গভীর তলদেশে রয়েছে। বঙ্গোপসাগরের তলদেশ শুধু অপার খনিজ সম্পদেই পূর্ণ নয় ৩০ থেকে ৮০ মিটার গভীরতায় এক ধরনের ক্লের সন্ধান পাওয়া গেছে। অগভীর সমুদ্রের এই ক্লে উত্তোলন করা গেলে বাংলাদেশের সিমেন্ট শিল্পে বিপ্লব ঘটে যাবে। কারণ ক্লে সিমেন্ট উত্পাদনের অন্যতম কাঁচামাল। সাগরে মূলত দুই ধরনের সম্পদ রয়েছে। এগুলো হলোপ্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদ। প্রাণিজ সম্পদের মধ্যে মত্স্য ও সামুদ্রিক নানা প্রাণী লতাগুল্ম প্রভৃতির কথা বলা যায়। বঙ্গোপসাগরে মত্স্য আহরণে বাংলাদেশ এখনো যথেষ্টভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারেনি নানা সীমাবদ্ধতার কারণে। যদি পরিপূর্ণভাবে বঙ্গোপসাগরে মত্স্য সম্পদসহ বিভিন্ন সামুদ্রিক প্রাণী মূল্যবান লতাগুল্ম আহরণের মাধ্যমে এগুলো যথাযথ প্রক্রিয়াকরণের ব্যবস্থা করা যায় তাহলে রফতানি পণ্য তালিকায় এগুলো গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করতে পারে। বাংলাদেশের মিঠা পানিতে যেখানে ২৫০ প্রজাতির মাছ পাওয়া যায় সেখানে বঙ্গোপসাগরে রয়েছে প্রায় ৪৭৫ প্রজাতির মাছ। কিন্তু আমরা এসব মাছ আহরণ করতে পারছি না। বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী অঞ্চল থেকে প্রচুর লবণ উৎপাদন করা সম্ভব। বাংলাদেশে ব্লু ইকোনমিতে বেসরকারি বিনিয়োগ পর্যাপ্ত নয়। ব্লু ইকোনমিতে কিছু কিছু বেসরকারি বিনিয়োগ হচ্ছে। বিশেষ করে মাছ ধরার ট্রলার সমুদ্র ভ্রমণে পর্যটন মালামাল পরিবহন আরো অনেক খাতে বিনিয়োগ হচ্ছে। তবে বিনিয়োগে মানুষকে আগ্রহী করে তোলার জন্য ব্র্যান্ডিং ঠিকমতো হচ্ছে না। তবে সমুদ্র অর্থনীতির সম্ভাবনা বাস্তবায়নে যে ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে তা আমাদের সবাইকে আশাবাদী করে তুলেছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1215.csv b/Bangla_fin_news_articles/1215.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fb490b91cc773cb1622e8899dce2f4b953e48538 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1215.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1215,বড় ব্যয় পরিকল্পনায়ও জীবিকায় জোর কম,2021-06-19,জামাল উদ্দীন,অতিমারির ধাক্কায় দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধির আশা এখন সুদূর পরাহত। বরং করোনার অভিঘাতে বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। মানুষকে বাঁচাতে হবে কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে হবেএমন পরিস্থিতিতে গত ৩ জুন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আগামী ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেছেন। তিনি বলেছেন জীবন ও জীবিকা রক্ষার বাজেট। সময়টি এখন এমনি কিন্তু জীবনজীবিকার বিষয়টি অনুধাবন করলেও সঠিক কর্মপরিকল্পনা না থাকায় জোর কমে গেছে মূল উপজীব্যে। বরং এক ধরনের বৈপরীত্য লক্ষ করা গেছে তার বাজেট প্রস্তাবে। আপাতদৃষ্টিতে কিছু শিল্পে ছাড় কিংবা রেয়াত সুবিধা বাড়ালেও অপরাপর করারোপে পণ্যমূল্য বাড়বে। কিন্তু ক্রয়সক্ষমতা বাড়ানোর স্পষ্ট পদক্ষেপের অনুপস্থিতি ভোগব্যয় কমিয়ে দেবে। কেননা করোনায় সৃষ্ট হতদরিদ্রদের আয় বাড়াতে কার্যকর পদক্ষেপ প্রস্তাবিত বাজেটে নেই। শতভাগ টিকাকরণেও জোর নেই। শুধু থোক বরাদ্দ দিয়েই ক্ষান্ত হয়েছেন তিনি। চলতি বছরেও থোক বরাদ্দ ছিল ১০ হাজার কোটি টাকা। সেটিরও ব্যয় সক্ষমতা ছিল না। বাজেট ঘোষণায় মহামারি পরিস্থিতিকে সঠিকভাবে নিরূপণ করা হয়নি ....এটা স্বাভাবিক যে করোনা ভাইরাস যতদিন থাকবে ততদিন দেশে বিনিয়োগ হবে না। বিনিয়োগ না হলে প্রবৃদ্ধি হবে না। কর্মসংস্থান হবে না। তাহলে জীবিকার উপায় কী তখনি জীবিকার সন্ধানে কর্মে ছুটে যাবে মানুষ যখন টিকাকরণ নিশ্চিত হবে। গত এক বছর সময় পেলেও শতভাগ টিকাকরণের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া যায়নি। বরং স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। এবারেও ১০ হাজার কোটি টাকার থোক বরাদ্দ রাখা হয়েছে। থোক বরাদ্দ আর্থিক শৃঙ্খলা পরিপন্থি। যা অপব্যবহার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছেপ্রস্তাবিত বাজেটটি তৈরির আগে করোনা ভাইরাসের বিষয়টি বিবেচনায় রেখে চারটি নীতিকৌশলকে সামনে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি প্রণোদনা দিয়ে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের গতি বাড়ানো সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির সম্প্রসারণ ও বাজারে মুদ্রা সরবরাহ বৃদ্ধি করা। কিন্তু ব্যয় বৃদ্ধির জন্য সঠিক পরিকাঠামো অনুপস্থিত। অথচ এটি সত্য যে এই মুহূর্তে ব্যয় বাড়ানোর বিকল্প নেই। ঋণ নিয়ে হলেও ব্যয় বাড়িয়ে জীবনজীবিকা নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু আয় তো করতে হবে। সেটি কীভাবে হবেএখানে মিসম্যাচ রয়ে গেছে। ব্যবসাবাণিজ্যে স্থবিরতার মধ্যে আয়ের প্রাক্কলন অর্জনে বড় ধাক্কা আসবে এটিই স্বাভাবিক। প্রণোদনার বিষয়ে গুরুত্ব দিলেও সেখানে শুভংকরের ফাঁকি আগে থেকেই। নিরাপত্তা কর্মসূচি বাড়ানো মানেই সবাইকে অন্তর্ভুক্ত করা নয়। বরং করোনার অভিঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত বিশাল ভোক্তাশ্রেণি রয়ে গেছে ব্যয় পরিকল্পনার বাইরে। মুদ্রা সরবরাহ বৃদ্ধির কথা বলা হয়েছে। আবার মূল্যস্ফীতির হার ৫ দশমিক ৩ শতাংশে নিয়ন্ত্রণ করবেন কিন্ত কীভাবে ব্যয় বাড়লে সে যদি ঋণ করেও হয়মূল্যস্ফীতি বাড়বেই। বড় ব্যয়ের যে লক্ষ্য তা যদি বাস্তবায়ন করা যেত অর্থাত্ ব্যয় বাড়াতে গিয়ে প্রত্যাশাজনিত মূল্যস্ফীতি যদি বাড়ত তথাপিও সমস্যা হতো না যদি সামগ্রিকভাবে নগদ অর্থ সরবরাহ বাড়িয়ে ধনীগরিব সব শ্রেণিকে ভোগব্যয়ে সক্ষম করে তোলা যেত। ভোগব্যয় বাড়ানোর স্পষ্ট নির্দেশনা থাকছে না ....শিল্পখাতে প্রস্তাবিত বাজেটে কিছু সুবিধা দেওয়া হলেও কার্যত আগামী দিনের শিল্পের হালহকিকতের বিষয়টি বিবেচনায় না নিয়েই বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে। খেলাপিঋণের ভারে জর্জরিত শিল্প খাতে প্রণোদনার অর্থও গেছে বড়দের পেটে। বড়দের সাবসিডিয়ারি কোম্পানি নিয়ে গেছে প্রণোদনার টাকা। বরং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প বঞ্চিত হয়েছে। যদিও কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রমাঝারি খাতই অধিকতর গুরুত্ব বহন করে। ঢালাও ভ্যাট আরোপের ফলে পরোক্ষ করের চাপ তো বাড়ছেই বরং আয়করের নিম্নসীমাও বাড়ানো হয়নি। ঢাকায় মূল্যস্ফীতি ও জীবনযাত্রার ব্যয় বিবেচনায় নিলে আড়াই লাখ টাকা খুব বেশি নয়। করোনার এই সময়ে নিম্নশ্রেণির এ ধরনের আয়করদাতাদের অনেকেই চাকরি হারিয়েছেন। করোনা বিবেচনায় ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত আয়সীমা নির্ধারণ করলে নিম্নমধ্যবিত্তের সুবিধা হতো। উন্নয়ন প্রকল্পে গত পাঁচ বছরের মধ্যে এবারেই সর্বনিম্ন বাস্তবায়ন। রাজস্ব আদায়ও ঢিমেতালে। ফলে ঋণ গ্রহণের প্রবণতা বাড়বে। অভ্যন্তরীণ ঋণের কিছু নেতিবাচক দিকও থাকে। অর্থমন্ত্রী নিজেই স্বীকার করেছেন তথ্যউপাত্তের ঘাটতি রয়েছে। তার মানে যে তথ্যের ওপর ভিত্তি করে বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে তা সঠিক নয়। যদি তেমনটি হয় তো বাজেট বাস্তবায়ন হবে কীভাবে আকার ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা তা যত বড় ব্যয়ের পরিকল্পনাই হোক বছর শেষে অতীতের ধারাবাহিকতায় সংশোধন হবে। সবমিলিয়ে অন্যবারের মতোই সংশোধিত বাজেটও বাস্তবায়নের রেকর্ড অর্জিত হবে নাএকথা আগাম বললে অত্যুক্তি হবে না।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1216.csv b/Bangla_fin_news_articles/1216.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..220987dcb9349965089425c41bbaff9fb80761f1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1216.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1216,হাতে তৈরি পণ্য রপ্তানিতে নগদ সহায়তার পরিধি বাড়লো,2021-06-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হাতে তৈরি পণ্য রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তার পরিধি বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে হোগলা খড় আখের বা নারিকেলের ছোবড়া গাছের পাতা বা খোল গার্মেন্টসের ঝুট কাপড় ইত্যাদি। এসব পণ্য উৎপাদনে হাতের ব্যবহারের পাশাপাশি প্রয়োজনে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা যাবে। এই সুবিধা আগে ছিলো না।গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একাটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে বলা হয় সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হাতে তৈরি পণ্য হোগলা খড় আখের বা নারিকেলের ছোবড়া গাছের পাতা বা খোল গার্মেন্টসের ঝুট কাপড় ইত্যাদি রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা প্রাপ্যতার ক্ষেত্রে প্রচলিত জাতীয় শিল্পনীতি অনুযায়ী উৎপাদন প্রক্রিয়ায় হাতের ব্যবহারের পাশাপাশি প্রয়োজনে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা যাবে। তবে কিছু শর্ত রয়েছে। সেগুলো হলো উৎপাদন কার্যক্রমে আধুনিক প্রযুক্তি সংবলিত যন্ত্রপাতি ব্যবহারের ক্ষেত্রে উপযুক্ত কায়িক শ্রমের প্রত্যক্ষ সম্পৃক্ততা থাকতে হবে। যন্ত্রপাতি ও কায়িক শ্রম ব্যবহারের সপক্ষে পোষক কর্তৃপক্ষএর নিবন্ধন থাকতে হবে। জাহাজীকরণের দিন থেকেই এ নির্দেশনা প্রযোজ্য হবে। আলোচ্য রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তার আবেদনপত্রের সঙ্গে সব ক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুমোদিত সংশ্লিষ্ট খাতের প্রতিনিধিত্বকারী অ্যাসোসিয়েশনের প্রত্যয়নপত্র সংযোজন করতে হবে। আলোচ্য রপ্তানিতে নগদ সহায়তা প্রদানের ক্ষেত্রে জারিকৃত অন্যান্য প্রজ্ঞাপনপত্রের প্রযোজ্য নির্দেশনা অপরিবর্তিত থাকবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1217.csv b/Bangla_fin_news_articles/1217.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a234c0650c568004278b42ab3e02910dbe4f061f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1217.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1217,বাধ্য না হলে কেউ বিমা করেন না,2021-06-17,রেজাউল হক কৌশিক,গত দশ বছরের সরকারের নীতি সহায়তার মাধ্যমে বিমাখাতের পরিধি বেড়েছে। এখন বিমার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা আগের চেয়ে বেড়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত বাধ্য না হলে তেমন কেউ বিমা করতে আসেন না এমন বাস্তবতাও রয়েছে। বিমা খাতের প্রতি মানুষের যে আস্থা সংকট আছে তা দূর করতে পারলে প্রচুর সম্ভাবনাময়ী খাত এটি। সম্প্রতি দৈনিক ইত্তেফাকের সঙ্গে আলাপচারিতায় দেশের বিমা খাতের প্রসার এবং নতুন বাস্তবতায় ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় করনীয় বিষয়ে আলোচনায় এসব কথা বলেন মেঘনা ইনসিওরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক।আবু বকর সিদ্দিকের মতে বিমা শুধুমাত্র ব্যক্তিগত জীবনের সুরক্ষার জন্য নয় সম্পদ অবকাঠামোর আর্থিক নিরাপত্তায়ও বিমার গুরুত্ব অপরিসীম। আমাদের দেশে সোর্স এবং ফোর্স ছাড়া সাধারনত কেউ বিমা সেবা গ্রহণ করেন না। যেমন ব্যাংক থেকে লোন নিলে বাধ্য হয়ে বিমা করেন। রাস্তায় গাড়ি চালাতে বিমার প্রয়োজন হয় এবং আমদানি রপ্তানীর ক্ষেত্রে নৌ বিমার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।দেশে বিমার অন্তর্ভূক্তি কম হবার পেছনের প্রধান কারন হিসেবে মেঘনা ইনসিওরেন্সের এমডি বলেন সাধারনত আমাদের অভ্যাস হল বিশেষ প্রয়োজন বা বাধ্যবাধকতা ছাড়া কোন কিছু করা হয় না। বিমার ক্ষেত্রে আমাদের পারস্পরিক আস্থার অভাব এবং শিক্ষাদীক্ষাসহ যথাযথ জ্ঞানের অভাব রয়েছে। অনেকেই ইনসিওরেন্স বলতে ভাবে লাইফ ইনসিওরেন্স। অনেকেই জানেনা বিমার মাধ্যমে যেকোন শিল্প কলকারখানাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান দুর্ঘটনাবশত আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হলে ক্ষতিপূরন পেয়ে ঘুঁরে দাঁড়াতে পারে।বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের বিমার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে আবু বকর সিদ্দিক বলেন আমাদের দেশে নিজস্ব অর্থে পরিচালিত ব্যক্তি মালিকাকানাধীন প্রতিষ্ঠানাদির অধিকাংশই বিমার আওতায় নেই। যদি এ জায়াগাটিকে বিমার অন্তর্ভূক্তি বাড়ানো যায় তবে বিমা ব্যবসার অনেক অগ্রগতি হবে। আমাদের অনেকেরই বিমা সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা নেই। এক্ষেত্রে আমাদের বিমা প্রতিষ্ঠানগুলোরও দায়বদ্ধতা রয়েছে। বিমা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে সরকারীবেসরকারী উদ্যোগ নেয়া দরকার।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থ বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করা আবু বকর সিদ্দিক এএমইই কনসালটেন্ট লিমিটেড এ তত্ত্বাবধায়ক কর্মকর্তা হিসেবে পেশা জীবন শুরু করেন এবং এরপর রাইফেল্স পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে অধ্যাপনা করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৯ সালে বিমা জগতে তাঁর পেশাগত জীবন শুরু হয় প্রগতী ইনসিওরেন্স কোম্পানীতে যোগদানের মাধ্যমে। তিনি বাংলাদেশ ইনসিওরেন্স একাডেমী থেকে ১৯৯৩ সালে বিমার উপর ডিপ্লোমা ডিগ্রী অর্জন করেন এবং প্রগতি ইনসিওরেন্স কোম্পানীতে প্রায় ১০ বছর চাকুরী শেষে তিনি বাংলাদেশ ইনসিওরেন্স একাডেমীতে অনুষদ সদস্য হিসেবে যোগদান করেন।আবু বকর সিদ্দিক বলেন বৈশ্বিক মহামারি কোভিড১৯ এর প্রভাবে বর্তমানের অর্থনৈতিক অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। এই বৈশ্বিক মহামারির প্রভাব আমাদের বিমা শিল্পেও পড়েছে। তবে আশার কথা এই যে ননলাইফ বিমা শিল্পে এর প্রভাব অনেকটাই কম। ২০২০ সালে মেঘনা ইনসিওরেন্স বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৮০ শতাংশ পূরনে সক্ষম হয়েছে যেখানে প্রায় ২ মাস ব্যবসায়িক সকল কার্যক্রম বন্ধ ছিল। ২ মাস বন্ধ না থাকলে হয়ত শতভাগ লক্ষ্যমাত্রা পূরন সম্ভব হতকরোনাকালীন সময়ে ব্যবসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন আমরা ২০২০ সালে গ্রস প্রিমিয়াম আয় করেছি প্রায় ৬২ কোটি টাকা এতে অবলিখন মুনাফা হয়েছে ২ কোটি টাকা মোট সম্পদ দাড়িয়েছে প্রায় ১০০ কোটি টাকা। ননলাইফ বিমা সেক্টরকে এগিয়ে নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন সেলফ ফাইন্যান্সড প্রতিষ্ঠানসমূহের ক্ষেত্রেও ইনসিওরেন্স বাধ্যতামূলক করা উচিত। পাশাপাশি ইনসিওরেন্স কোম্পানীসমূহের উচিত গ্রাহক সেবার মান উন্নয়নের মাধ্যমে গ্রাহকের আস্থা অর্জন করা। বিমার প্রতি জনসচেতনা বৃদ্ধিতে বর্তমান সরকার ইতোমধ্যে প্রচুর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।বর্তমানে সরকারী সাধারন বিমা কর্পোরেশন ছাড়াও আরো ৪৬টি বেসরকারী ননলাইফ বিমা কোম্পানীতে প্রায় ত্রিশ হাজার জনবল বিভিন্ন বিমা প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন পদে কর্মরত আছেন। এ প্রসংগে আবু বকর সিদ্দিক বলেন বেকারত্ব দূরীকরনে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে বিমা প্রতিষ্ঠানসমূহ একটি বড় ভূমিকা পালন করছে। আমরা জানি বিমা কোম্পানির আহরিত প্রিমিয়ামের একটি বড় অংশ ব্যাংক সমূহে গচ্ছিত থাকে যা শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।সাম্প্রতিক আলোচনায় আসা তৃতীয়পক্ষ মটর বিমা নিয়ে মেঘনা ইনসিওরেন্সের প্রধান নির্বাহীর বক্তব্য হলো পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আইন করে তৃতীয়পক্ষ মটর বিমা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এর পিছনে যথেষ্ট যুক্তিযুক্ত কারণ ও রয়েছে। যদিও কম্প্রিহেন্সিভ ইনসিওরেন্স থার্ড পার্টির ঝুঁকি বহন করে কিন্তু তা অত্যন্ত ব্যয়বহল। অপর দিকে আমরা জানি প্রতি বছর ব্যবহারজনিত কারনে গাড়ির মূল্যের অবনতি ঘটে ফলে কমবেশী ১৫ বছরের অধিক ব্যবহৃত মটরযানের সাধারণত কম্প্রিহেন্সিভ মটর বিমা করা হয় না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1218.csv b/Bangla_fin_news_articles/1218.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..17e4200b91174a3adc1c1b1d8202cfd383769aef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1218.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1218,উঠে গেল সব শেয়ারবাজারের ‘ফ্লোর প্রাইস’,2021-06-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস বেধে দেওয়া সর্বনিম্ন দাম তুলে নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি এক আদেশে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।তবে ফ্লোর প্রাইস উঠে গেলেও শেয়ারের দামে আগের মতোই সার্কিট ব্রেকার দাম কমা বা বাড়ার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন সীমা থাকবে। বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতউল ইসলাম স্বাক্ষরিত নির্দেশনায় বলা হয় ২০০ টাকার নিচে থাকা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে সার্কিট ব্রেকার ১০ শতাংশ। অর্থাৎ যেসব শেয়ারের দাম ২০০ টাকার নিচে সে সব শেয়ারের দাম একদিনে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ বাড়তে বা কমতে পারবে।যে সব শেয়ারের দাম ২০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে সে সব শেয়ারের সার্কিট ব্রেকার ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ। যে শেয়ারের দাম ৫০০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে সে সব শেয়ারের সার্কিট ব্রেকার ৭ দশমিক ৭০ শতাংশ। আর যে শেয়ারের দাম ১০০০ থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে সে সব শেয়ারের সার্কিট ব্রেকার ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে নিয়োগ ...যে সব শেয়ারের দাম ২০০০ থেকে ৫০০০ হাজার টাকার মধ্যে সে সব শেয়ারের সার্কিট ব্রেকার ৫ শতাংশ। আর যে শেয়ারের দাম ৫০০০ টাকার ওপরে সে সব শেয়ারের সার্কিট ব্রেকার ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1219.csv b/Bangla_fin_news_articles/1219.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..17d7fff069c14d47550522aa0dd471f0fac3de8d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1219.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1219,সূচকের সঙ্গে লেনদেনও বেড়েছে শেয়ারবাজারে,2021-06-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস গতকাল বুধবার উত্থানে শেষ হয়েছে শেয়ারবাজারের লেনদেন। গতকাল শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর।জানা গেছে গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৯ দশমিক ৪২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৫১ দশমিক ৭৩ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট এবং ডিএসই৩০ সূচক ৬ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ২৮৮ দশমিক ৬৬ পয়েন্টে এবং ২ হাজার ১৮৩ দশমিক ২৬৬ পয়েন্টে।গতকাল ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ১০৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকার যা আগের দিন থেকে ৭৭ কোটি ১০ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৩২ কোটি ৫৮ লাখ টাকার।ডিএসইতে গতকাল ৩৭২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৮২টির বা ৪৮ দশমিক ৯২ শতাংশের শেয়ার দর কমেছে ১৫৬টির বা ৪১ দশমিক ৯৪ শতাংশের এবং ৩৪টির বা ৯ দশমিক ১৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। ....তথ্যে দেখা গেছে গতকাল পপুলার লাইফ ইনসিওরেন্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। আগের দিন মঙ্গলবার লেনদেন শেষে পপুলার লাইফ ইনসিওরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১০৪ দশমিক ২০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১১৪ দশমিক ৬০ টাকায়। অর্থাত্ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ারদর ১০ দশমিক ৪০ টাকা বা ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ বেড়েছে।ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রিপাবলিক ইনসিওরেন্সের ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্সের ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ ইন্ট্রাকোর ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ প্যারামাউন্ট ইনসিওরেন্সের ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ ইউনাইটেড ইনসিওরেন্সের ৯ দশমিক ৯০ শতাংশ নিটল ইনসিওরেন্সের ৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ বিএসআরএম স্টিলের ৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং তাকাফুল ইসলামী ইনসিওরেন্সের শেয়ারদর ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ বেড়েছে। আর গতকাল ডিএসইর লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৫৬টির বা ৪১ দশমিক ৯৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। গতকাল সোনারবাংলা ইনসিওরেন্স বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হারানোর তালিকার শীর্ষে ছিল। আগের দিন মঙ্গলবার লেনদেন শেষে সোনারবাংলা ইনসিওরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১১৬ দশমিক ১০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১০৬ টাকায়। অর্থাত্ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ারদর ১০ দশমিক ১০ টাকা বা ৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ কমেছে। ....ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ঢাকা ইনসিওরেন্সের ৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশনের ৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ এস আলমের ৬ দশমিক ০৪ শতাংশ লুবরেফের ৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ ইনডেক্স এগ্রোর ৫ দশমিক ৩০ শতাংশ মীর আখতারের ৫ দশমিক ২০ শতাংশ জেনেক্সের ৪ দশমিক ৭০ শতাংশ ইস্টার্ন ইনসিওরেন্সের ৪ দশমিক ৬২ শতাংশ এবং ইসলামিক ফাইন্যান্সের শেয়ারদর ৪ দশমিক ০৮ শতাংশ কমেছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬৬ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫৩০ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ৩১৮টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৫৬টির দর বেড়েছে কমেছে ১২৪টির আর ৩৮টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৭৯ কোটি ১৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।ইত্তেফাকএএএ্ম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1220.csv b/Bangla_fin_news_articles/1220.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5dd4f4c7250db24293a7ab70c7d57e31f4067ba8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1220.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1220,অর্থনৈতিক উন্নয়নে স্থলবন্দরের ভূমিকা সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ,2021-06-17,মো আলমগীর,বাংলাদেশের স্থলসীমান্তের মোট দৈর্ঘ্য ৪ হাজার ৩৬৬ কিলোমিটার। এর মধ্যে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকার দৈর্ঘ্য হচ্ছে ৪ হাজার ৯৬ কিলোমিটার এবং মিয়ানমারের সঙ্গে আরো ২৭০ কিলোমিটার। এই দীর্ঘ স্থলসীমান্ত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশেষ করে আমদানিরপ্তানি বাণিজ্যে অপরিসীম ভূমিকা পালন করে আসছে। বাংলাদেশের স্থল বাণিজ্যের সিংহভাগই সম্পন্ন হয়ে থাকে ভারতের সঙ্গে। কারণ ভারতবাংলাদেশের মধ্যে রয়েছে পৃথিবীর পঞ্চম দীঘর্তম সীমান্ত এলাকা।তবে ভুটান ও নেপাল ভারতীয় স্থলভাগ ব্যবহার করে বাংলাদেশের সঙ্গে আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম শুরু করেছে। এতে অংশগ্রহণকারী সব দেশই স্থলপথে বিদ্যমান বাণিজ্যসুবিধা গ্রহণ করে লাভবান হয়ে থাকে। তাই স্থলপথে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আমদানিরপ্তানি সুগম সহজ ও অধিকতর উন্নত করার জন্য বাংলাদেশ সরকার ২০০১ সালে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ আইন ২০০১এর মাধ্যমে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা করে। একজন চেয়ারম্যান তিন জন সদস্য এবং ৪৯০ জন কর্মকর্তাকর্মচারী দ্বারা এর জনবল গঠিত। সরকার কর্তৃক গঠিত একটি বোর্ডের সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনা ও দিকনির্দেশনা প্রদান করে। তা ছাড়া মাননীয়মন্ত্রীপ্রতিমন্ত্রী নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাপতিত্বে আরেকটি উপদেষ্টা কমিটি রয়েছে। কমিটি চালুকৃত স্থলবন্দরসমূহের কার্যক্রমে গতিশীলতা আনয়ন ও সার্বিক উন্নয়নে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করে থাকে।বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান। স্থলবন্দর কর্তৃক ব্যবহার উপযোগী অবকাঠামো উন্নয়ন পণ্য লোডিংআনলোডিং পণ্য সংরক্ষণ পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনার জন্য সরকার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ঘোষিত ১৮১টি শুল্ক স্টেশনের মধ্যে ২৪টি স্থল শুল্ক স্টেশনকে স্থলবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে যার মধ্যে ১২টি চালু রয়েছে এবং বাকি ১২টি চালু অপেক্ষায় রয়েছে। ১২টি চালু বন্দরের মধ্যে বেনাপোল বুড়িমারী আখাউরা ভোমরা নাকুগাঁও তামাবিল সোনাহাটসহ এ সাতটি বন্দর সরাসরি স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে। বাকি পাঁচটি যথাক্রমে সোনামসজিদ হিলি বাংলাবান্ধা টেকনাফ ও বিবিরবাজার বেসরকারি অপারেটর এর মাধ্যমে বিওটি ভিত্তিতে পরিচালিত হচ্ছে। আরো ১২টি নতুন স্থলবন্দর নির্মাণাধীন রয়েছে। ....বাংলাদেশের স্থলবন্দরসমূহের মধ্যে বেনাপোল স্থলবন্দর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের স্থলপথে সম্পাদিত মোট আমাদনি রপ্তানি বাণিজ্যের ৯০ ভাগই বেনাপোল স্থলবন্দরের মাধ্যমে সম্পদ হয়ে থাকে। এ স্থলবন্দরের ওপর চাপ কমাতে এবং ভারত ভুটান ও নেপালের সঙ্গে স্থলপথে মালামাল আমাদানিরপ্তানির সুবিধার্থে সরকার ১৯৮৮ সালে বুড়িমারী স্থলবন্দরটি চালু করে।২০১০ সালে সার্ক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ভুটানের রাজধানী থিম্পুতে। থিম্পু সম্মেলনে সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে আঞ্চলিক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি এবং ট্রানজিট বিষয়টি প্রাধান্য পায়। সম্মেলনে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে আঞ্চলিক সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নতির নিমিত্তে এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এরই ধারাবাহিকতা আর বিশ্বায়নও আন্তরাষ্ট্রীয় বাণিজ্যে বিভিন্ন শুল্ক ও অশুল্ক বাধা দূর হওয়ায় ভারত ও মিয়ানমারসহ অন্যান্য প্রতিবেশী দেশের মধ্যে ব্যবসাবাণিজ্য বৃদ্ধির প্রয়োজন দেখা দেয়। তা ছাড়া বিমসটেক এবং বিআইবিএন আঞ্চলিক জোটের বিভিন্ন বাধ্যবাধকতা আর প্রয়োজন স্থলপথে আমদানিরপ্তানি কার্যক্রমে গতিশীলতা আনয়ন সেবা সহজীকরণ ও আন্তঃরাষ্ট্রীয় বাণিজ্যের বিকাশসহ কর্মসৃজনে বাংলাদেশে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ বিগত ২০ বছর যাবত্ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। স্থলবন্দরের এই কাজে বন্দরের বিভিন্ন অংশীজন স্টেকহোল্ডার যেমনকাস্টমস ইমিগ্রেশন কোয়ারেন্টাইন বিজিবি ব্যাংক আমদানিরপ্তানিকারক সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করছে। এর আওতায় সেবা সহজীকরণ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠাকল্পে স্থলবন্দরসমূহে একই ছাদের নিচে সমন্বিতভাবে যাত্রীসাধারণ এবং বন্দর ব্যবহারকারীদের সেবা প্রদানের লক্ষ্যে স্থলবন্দরে বরাদ্দকৃত স্থানে সকল অংশীজনের কার্যক্রম পরিচালনার সরকারি সিদ্ধান্ত রয়েছে। ইতিমধ্যে বেনাপোল বুড়িমারী বাংলাবান্ধা ও টেকনাফ স্থলবন্দরে এ যাত্রী সেবা প্রদান করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে সকল স্থলবন্দরেই এ সেবা প্রদানের মাধ্যমে ব্যবসা সম্প্রসারণের পরিবেশ সৃষ্টি করা হবে। পণ্য পরিবহন হ্যান্ডলিং সংরক্ষণ ও স্থলবন্দর আধুনিকায় ছাড়াও বর্তমানে সোনাহাট স্থলবন্দর ব্যতীত বাকি ১১টি বন্দর দিয়ে যাত্রীদের আসাযাওয়ার সুবিধা সৃষ্টি করা হয়েছে। বেনাপোল স্থলবন্দরে একটি আধুনিক আন্তর্জাতিক মানের প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল তৈরি করা হয়েছে। বেনাপোলসহ অন্যান্য স্থলবন্দর ব্যবহার করে এ পর্যন্ত প্রায় ৩১ লক্ষ যাত্রী ভারতে গমন এবং ভারত থেকে বাংলাদেশে আগমন করেছে। এর ফলে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষসহ অনান্য রাজস্ব আদায়কারী সংস্থার আয় বিগত বছরসমূহের তুলনায় অনেক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ....বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে একটি ক্ষুধামুক্ত দারিদ্র্যমুক্ত আধুনিক আত্মমর্যাদাসম্পন্ন আধুনিক উন্নত জাতি হিসেবে গড়ে তোলাই আমাদের বর্তমান সরকারের অভীষ্ট লক্ষ্য। সেজন্য বর্তমান সরকার ৮ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা ডিজিটাল বাংলাদেশে ভিশন২০২১ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ ভিশন২০৪১ ডেলটা প্ল্যান২১০০ গ্রহণ করেছে। এসব পরিকল্পনা রূপকল্প লক্ষ্য ও অভিলক্ষ্যের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছেই সকল বাংলাদেশের জনগণের জন্য কাজের সুযোগ সৃষ্টি খাদ্য ও বাসস্থানের সংস্থান শিক্ষা ও চিকিত্সার ব্যবস্থা করা। সরকারের এ মহতী উদ্যোগের সঙ্গে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ নিন্মোক্ত কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। আর এ সুবিধাভোগী হচ্ছে নিম্নরূপ ক বেনাপোল সোনামসজিদ ভোমরা হিলি টেকনাফ তামাবিল বুড়িমারী এবং সোনাহাট স্থলবন্দরে বেসরকারিভাবে নিয়োজিত ঠিকাদার কোম্পানির মাধ্যমে প্রায় ১০ হাজার শ্রমিক পণ্য ওঠানামার কাজে নিয়োজিত আছেন। এর মাধ্যমে এলাকার হতদরিদ্র ও দরিদ্র এক বিশাল জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।খ বেনাপোল আখাউরা বুড়িমারী ভোমরা তামাবিল ও সোনাহাট স্থলবন্দরের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে বেসরকারি ঠিকাদারের মাধ্যমে এলাকার অনেক দরিদ্র বেকার ছেলেমেয়ের কাজের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।গ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্থলবন্দরসমূহ স্থাপিত হওয়ায় এসব দূরবর্তী এলাকায় আগে যেখানে কোনো জনবসতি এবং ব্যবসাবাণিজ্যের সুযোগ ছিল না। এখন সেখানে অনেক দোকানপাট ব্যবসাবাণিজ্য অফিস আবাসিক হোটেল মোটেল ও কম্পিউটার কম্পোজের ছবি তোলার প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। মালামাল খালাস ড্রাইভার হেলপার সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ব্যাংক বিমা ছাড়াও অনেক ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশ ঘটেছে।তাছাড়া পণ্য ওঠানোনামানো সংরক্ষণ ট্রান্সশিপমেন্ট ও অন্যান্য সেবা প্রদানের মাধ্যমে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ বিগত বছরসমূহে রাজস্ব বাবদ ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার বেশি আয় করেছে এবং প্রায় ২০০ কোটি টাকা ভ্যাট প্রদান করেছে। এত কিছুর পরও এ কথা বলতে দ্বিধা নেই যে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সামনে এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। বিশেষ করে যে হারে স্থলবন্দরের সেবাপ্রার্থীর সংখ্যা বাড়ছে সে হারে বা গতিতে সেবা অবকাঠামো গড়ে উঠছে না। কিন্তু প্রত্যাশিত হারে সেবাসুবিধা তাত্ক্ষণিক বাড়ানো যাচ্ছে না। বিশ্বব্যাংক এবং সরকারি অর্থ মিলিয়ে এখন মোট ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ বিভিন্ন স্থলবন্দরে চলমান রয়েছে। এ সকল কাজের মধ্যে রয়েছে ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ ও সেবাসুবিধা সম্প্রসারণ।সম্প্রতি বুড়িমারী স্থলবন্দরে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের নিজস্ব অর্থায়নে যে ইপোর্ট ম্যানেজম্যান্ট কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে তা সফল হলে স্থলবন্দরের সকল কাজ ডিজিটালাইজেশনের আওতায় নিয়ে আসা হবে এবং এর ফলে সেবা গ্রহণকারীদের অনেক কম সময়ে অনায়াসে দক্ষতার সঙ্গে সেবা প্রদান করা যাবে। এ কার্যক্রমটি স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ পরবর্তী সময়ে অন্যান্য স্থলবন্দরসমূহে চালু করবে। স্থলবন্দরে প্রায় ১৫টি সরকারিবেসরকারি সংস্থা বিভিন্ন ধরনের সেবা প্রদান করে থাকে। সংস্থাসমূহ তাদের নিজস্ব নিয়মনীতি মেনে কাজ করে থাকে। অনেক সময় কোন কোন কর্মকর্তা সংস্থার অন্তর্গত সংস্কৃতির কারণে একসঙ্গে কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। তারা অনেকটা আলাদা সাইলোর মতো কাজ করতে পছন্দ করেন। এর ফলে এক ছাদের নিচে ওয়ান স্টপ সার্ভিস প্রদানের মহত্ উদ্দেশ্য ব্যাহত হয়। তাছাড়া অনেক সুবিধাভোগী স্থলবন্দরের এই অটোমেশন ভালোভাবে গ্রহণ করছেন না কারণ তারা পুরোনো সিস্টেমের সুবিধাভোগী। ....স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষকে সীমান্তে কাজ করতে হয়। এজন্য তাদেরকে অনেক জমি অধিগ্রহণ এবং অবকাঠামো নির্মাণকাজ হাতে নিতে হয়। জমি অধিগ্রহণে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয় এবং এটা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। পরিণতিতে বার্ষিক উন্নয়ন অগ্রগতি মন্থর হয়ে যায়যা সামগ্রিক মূল্যায়নে প্রভাব ফেলে। তাছাড়া ত্রিদেশীয় বাণিজ্যের ক্ষেত্রে অনেক সময় অন্য দেশের ভূরাজনৈতিক বিষয়াদি বন্দরের কার্যক্রমেও প্রভাব সৃষ্টি করে। অনেক সময় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ পুরোপুরি প্রস্তুত থাকলেও অন্যদেশ যদি তার স্থলবন্দরের ভালোভাবে উন্নতি না করে তাহলে বাংলাদেশে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ এর পুরো সুফল ঘরে তুলতে পারে না। এজন্য প্রয়োজন একটি সমন্বিত কার্যকর ব্যবস্থা যা উভয় পক্ষ বা সকল পক্ষের জন্য রিহরিহ পরিবেশের সৃষ্টি করে।আশা করা যায় বাংলাদেশ স্থলবন্দরসমূহ আগামী দিনে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হয়ে উঠবে। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ব্যবসাবাণিজ্য আর আন্তর্জাতিক যাত্রী ও মালামাল পরিবহনের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে মানুষে মানুষে সদভাব সংস্কৃতির আদানপ্রদান ও সৌহার্দ বৃদ্ধিতে অনন্য ভূমিকা পালন করবেসেই প্রত্যাশায় ব্যক্ত করছি।লেখক সরকারের অতিরিক্ত সচিব ও চেয়ারম্যান বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1221.csv b/Bangla_fin_news_articles/1221.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..96607c9662670fb44cb8217a1e48a071a2f137aa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1221.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1221,ব্যাংক লেনদেনের সময় আরও বাড়লো,2021-06-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে চলমান বিধিনিষেধ আরও একদফা বাড়ানোর পাশাপাশি ব্যাংক লেনদেনের সময়ও বাড়ানো হয়েছে। যেখানে নতুন করে লেনদেন আধাঘণ্টা বাড়িয়ে আদেশ দিলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অফ সাইট সুপারভিশন বিভাগ। আদেশে উল্লেখ করা হয় ব্যাংক লেনদেন এখন থেকে সকাল ১০টা থেকে বিকাল সাড়ে তিনটা পর্যন্ত চলবে।বুধবার ১৬ জুন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অফ সাইট সুপারভিশন বিভাগ এসংক্রান্ত সার্কুলার জারি করে সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠিয়েছে। এর পাশাপাশি ১৩ এপ্রিল জারি করা সার্কুলারের সব বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে। তবে ব্যাংক খোলা থাকবে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত। সাড়ে তিনটার পর দেড় ঘণ্টা চলবে ব্যাংকের আনুষঙ্গিক কাজ।করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে গত ৫ এপ্রিল এক সপ্তাহের জন্য প্রথম লকডাউন দেয়া হয়। সে সময় ব্যাংকে লেনদেন চলে সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত।১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহ কঠোর লকডাউন দেয়ার ঘোষণা আসার পর প্রথমে জানানো হয় ব্যাংক বন্ধ থাকবে। কিন্তু উল্টো পরে সময় বাড়িয়ে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত লেনদেন চলতে থাকে। লকডাউন চতুর্থ দফা বাড়িয়ে ১৬ মে পর্যন্ত করার প্রজ্ঞাপন আসার পর ৫ মে বাংলাদেশ ব্যাংক জানায় লেনদেন চলবে ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত। এরপর বিধিনিষেধ আবার বাড়লেও ১৭ থেকে ২৩ মে পর্যন্ত ব্যাংক চলে আগের মতোই।২৪ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত আরেক দফা লকডাউনে ব্যাংকে লেনদেন আধাঘণ্টা বাড়িয়ে ১০টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত করা হয়।এরপর বিধিনিষেধ ৩১ মে থেকে ৬ জুন পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন আবার আধাঘণ্টা বাড়িয়ে চলে ১০টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত। বর্তমান আদেশে যা চলবে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1222.csv b/Bangla_fin_news_articles/1222.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6924868a1fa39ee8a25f593a0000ce694ea8d4b7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1222.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1222,এসডিজি অর্জনে এগিয়ে থাকা শীর্ষ তিন দেশের মধ্যে বাংলাদেশ,2021-06-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট এসডিজি অর্জনের লক্ষ্যগুলো বাস্তবায়নে বিশ্বের যে তিনটি দেশ এগিয়ে আছে তার মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ। জাতিসংঘের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সলিউশনস নেটওয়ার্কের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।সম্প্রতি প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ২০১৫ সালে শেষ হওয়া এমডিজির সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য পর শুরু হয়েছে এসডিজি বাস্তবায়ন। এই উন্নয়ন লক্ষ্য বাস্তবায়নে শুরু থেকে ভালো করছে পূর্ব ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো। বিশেষ করে বাংলাদেশ আফগানিস্তান ও আইভরি কোস্ট এই লক্ষ্যগুলো অর্জনের সূচকে শুরু থেকে উন্নতি হচ্ছে। এসডিজির এবারের সূচকে বাংলাদেশের সার্বিক স্কোর ৬৩ দশমিক ৫ শতাংশ। গত বছর এ স্কোর ছিল ৬৩ দশমিক ২৬ শতাংশ। ২০১৫ সালে যখন এসডিজি গৃহীত হয় তখন বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৫৯ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ। বিশ্বের ১৬৫টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১০৯। বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে আছে। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে ভুটান। ....প্রতিবেদন অনুযায়ী দক্ষিণ এশিয়ায় ৭৫তম স্থানে রয়েছে ভুটান। দেশটির স্কোর ৭০। মালদ্বীপ রয়েছে ৭৯তম অবস্থানে স্কোর ৬৯.৩ ৮৭তম অবস্থানে রয়েছে শ্রীলঙ্কা স্কোর ৬৮.১ ৯৬তম অবস্থানে রয়েছে নেপাল স্কোর ৬৬.৫। বাংলাদেশের অবস্থান ১০৯তম। এর পরে রয়েছে ভারত ১২০তম অবস্থানে স্কোর ৬০.১ পাকিস্তান ১২৯তম অবস্থানে স্কোর ৫৭.৭ এবং ১৩৭তম স্থানে রয়েছে আফগানিস্তান স্কোর ৫৩.৯। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া কোভিড১৯ মহামারির কারণে এসডিজি উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ২০১৫ সালে এসডিজি গৃহীত হওয়ার পর এই প্রথম এর সূচকের স্কোর আগের বছরের চেয়ে কমে গেছে। কোভিড মহামারির কারণে বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্য হার বেড়ে যাওয়া এবং বেকারত্ব বৃদ্ধির করণে এমনটি হয়েছে।এবারের তালিকায় সবচেয়ে ভালো অবস্থানে আছে ফিনল্যান্ড। দেশটির স্কোর ৮৫ দশমিক ৯ শতাংশ। তালিকায় এর পরে রয়েছে সুইডেন ৮৫.৬ ডেনমার্ক ৮৪.৯ জার্মানি ৮২.৫ ও বেলজিয়াম ৮২.২। আর সবচেয়ে পিছিয়ে থাকা মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্রের স্কোর ৩৮ দশমিক ২৭ শতাংশ। এর উপরে রয়েছে দক্ষিণ সুদান ও চাদ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে স্কোরের দিক দিয়ে যে তিন দেশের অবনমন ঘটেছে সেগুলো হলো ভেনেজুয়েলা টুভালু ও ব্রাজিল।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1223.csv b/Bangla_fin_news_articles/1223.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fe05cc2cb519d9a90669b93a60529a129cfed82c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1223.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1223,শ্রেণিবিন্যাসিত ঋণ বেড়েছে,2021-06-16,রেজাউল হক কৌশিক,করোনা ভাইরাসের প্রকোপ এখনো চলমান। ফলে অর্থনীতিরও যবুথবু অবস্থা। মন্দা কাটিয়ে উঠতে সময় লেগে যাবে এমন আশঙ্কাই উদ্যোক্তা ও শিল্পপতিদের। অবশ্য অবস্থা থেকে উত্তরণে নানামুখী সুবিধা দিয়েছে সরকার। যদিও সেসব সুবিধা মুষ্টিমেয় মানুষ পেয়েছে।সরকারের দেওয়া সুবিধার মধ্যে সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো ব্যাংক ঋণ পরিশোধের সময় বৃদ্ধি। এ সুবিধা নিয়েও বেড়েছে খেলাপি ঋণ। গেল মার্চ মাস শেষে মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৯৫ হাজার ৮৫ কোটি টাকা। যা মোট ঋণের ৮ দশমিক ০৭ ভাগ। ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ ছিল ৮৮ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা যা মোট ঋণের সাত দশমিক ৬৬ শতাংশ। সেই হিসাবে জানুয়ারী থেকে মার্চ তিন মাসে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৬ হাজার ৮০২ কোটি টাকা।বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২১ সালের প্রখম প্রান্তিক অর্থাত্ জানুয়ারিমার্চ শেষে ব্যাংকিং খাতের মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপিতে পরিণত হয়েছে ৯৫ হাজার ৮৫ কোটি টাকা যা মোট বিতরণ করা ঋণের ৮ দশমিক ০৭ শতাংশ। গেল বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকগুলো মোট ১১ লাখ ৫৮ হাজার ৭৭৫ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করে। এর মধ্যে খেলাপি ৮৮ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা যা মোট ঋণের সাত দশমিক ৬৬ শতাংশ। সেই হিসাবে তিন মাসের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৬ হাজার ৮০২ কোটি টাকা। ....২০২০ সালের মার্চে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ৯২ হাজার ৫১০ কোটি টাকা। সে হিসেবে গত বছরের মাচের্র তুলনায় খেলাপি বেড়েছে দুই হাজার ৫৭৪ কোটিমার্চ শেষে দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর খেলাপির পরিমান দাঁড়িয়েছে ৪৩ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা। এসময়ে সরকারি ব্যাংকগুলো ২ লাখ ৭ হাজার কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে। অর্থাত্ সরকারি ব্যাংকগুলোর বিতরণকৃত ঋণের ১৯ দশমিক ৬৭ শতাংশই খেলাপি। ডিসেম্বর শেষে এসব ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ছিল ৪২ হাজার ২৭৪ কোটি টাকা। তিন মাসে সরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ এক হাজার ১৭৬ কোটি টাকা।রাষ্ট্রীয় মালিকানার বিশেষায়িত তিনটি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ হয়েছে ৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা। এ অংক বিতরণ করা ঋণের ১৩ দশমিক ৩৬ শতাংশ। মার্চ পর্যন্ত বিশেষায়িত তিন ব্যাংক ৩০ হাজার ৫৯২ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে। ডিসেম্বর শেষে এসব ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ছিল চার হাজার ৬২ কোটি টাকা। এ হিসাবে খেলাপি ঋণের অর্ধেকেরও বেশি রাষ্ট্রায়ত্ত ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর। বেসরকারি ব্যাংকগুলো খেলাপি মোট ঋণের ৫ দশমিক ১৩ শতাংশ বা ৪৫ হাজার ৯০ কোটি টাকা। এসময়ে দেশে কার্যরত বেসরকারি ব্যাংকগুলো ৮ লাখ ৭৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে।২০২০ সালের ডিসেম্বর শেষে বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ ছিল ৪০ হাজার ৩৬১ কোটি টাকা। তিন মাসে খেলাপি ঋণ ৪ হাজার ৭২৯ কোটি টাকা বেড়েছে।বিদেশী ব্যাংকের খেলাপি হয়েছে ২ হাজার ৪৫৮ কোটি টাকা যা মোট ঋণের ৪ দশমিক ১৩ শতাংশ। এছাড়া বিদেশি ৯ ব্যাংক ৫৯ হাজার ৫৫৫ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে। ডিসেম্বর শেষে এসব ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ছিল ৪ হাজার ৬১ কোটি টাকা।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1224.csv b/Bangla_fin_news_articles/1224.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..54aa741b9053240b19210c75eb59dabe48f75eb2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1224.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1224,হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে হাইড্রোজেন ওয়াটার,2021-06-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের দেশ জাপান মানব কল্যাণ মূলক গবেষণায় পৃথিবীর অন্যান্য দেশ থেকে বরাবরই এগিয়ে। মানব শরীরে হাইড্রোজেন অণুর প্রভাব নিয়ে দীর্ঘদিনের গবেষণার একটি সফল ফসল হল হানা এক্লাস কোম্পানির ন্যানো হাইড্রোজেন সমৃদ্ধ পানি।স্বাস্থ্যের জন্য পানির গুরুত্ব বলে বোঝানোর নয়। মানুষের শরীর খাদ্য ছাড়া বাঁচতে পারে কয়েক সপ্তাহ কিন্তু পানি ছাড়া বাঁচতে পারে না মাত্র কয়েক দিনের বেশি। আমাদের বেঁচে থাকার জন্য তাই পানি বড়ই প্রয়োজনীয়। হাইড্রোজেন সমৃদ্ধ পানি পান করলে পাকস্থলীর কার্যক্ষমতা বেড়ে যায়। পানিতে হাইড্রোজেন মলিকিউলস থাকায় অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের ফলে যেসব রোগ হয় তার ঝুঁকি কমে। এসব রোগের মধ্যে রয়েছে ক্যান্সার পারকিনসন ডায়াবেটিস হৃদরোগ ক্রনিক ফ্যাটিক সিন্ড্রম অ্যাজমা এবং পুরুষের উর্বরতা কমে যাওয়া ইত্যাদি। গবেষকরা ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত ইঁদুরের উপর হাইড্রোজেন পানি ব্যবহার করেও সফলতা পেয়েছেন। দীর্ঘ সময় ধরে করা এই পরীক্ষার ফলে বিজ্ঞানীরা অবাক হয়েছেন যে হাইড্রোজেন ও পানির মিশ্রণ সত্যিই শরীরকে সুস্থ রাখতে সক্ষম।এই পানির সমর্থকরা বলছেন এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে শক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে। আবার শারীরিক কসরতের পরে হাইড্রোজেন সমৃদ্ধ পানি পান করলে দুর্বলতা বোধ কমে। যেকোনো ব্যথা নিরাময়েও বেশ উপকারী এই পানি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো এই পানি বার্ধক্য আটকাতে পারে। ডা. পেরিকনের মতে ২০১৪ সালের এক গবেষণা অনুসারে যদি কেউ নিয়মিত দুই লিটার হাইড্রোজেন মিশ্রিত পানি টানা ১৪ দিন পান করে তবে কী ঘটবে জানেন রক্তের পিএইচ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। যা ডায়াবেটিস কিংবা অ্যাজমার সমস্যা থেকে বাঁচায়। এছাড়াও রক্তে হাইড্রোজেন আয়ন যুক্ত হয়। যা রক্তের বিভিন্ন সমস্যা থেকে বাঁচায়। ....বাজারে প্রচলিত স্পার্কলিং ওয়াটার এলকালাইন ওয়াটার ইলেক্ট্রো লাইট ওয়াটার দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে। এগুলোর সাথে নতুন নানা গুণাগুণ নিয়ে যুক্ত হয়েছে হাইড্রোজেন ওয়াটার। অনেকের মনেই প্রশ্ন আসতে পারে যে রেগুলার পানি থেকে হাইড্রোজেন ওয়াটার কিভাবে আলাদা। রেগুলার পানিতেও হাইড্রোজেন এর উপস্থিতি থাকলেও হাইড্রোজেন ওয়াটারে নির্দিষ্ট মাত্রায় তরল হাইড্রোজেন যুক্ত করা হয়। যা পানির পি এইচ লেভেল বা আণবিক বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন না করে পানিকে মানুষের শরীরের জন্যে আরো উপযোগী করে তোলে। আর হাইড্রোজেনের আলাদা গন্ধ বা স্বাদ না থাকায় পানির গন্ধে কোন পরিবর্তন আনে না।এই পানিতে থাকা হাইড্রোজেন আয়ন আমাদের মস্তিষ্কেও পৌঁছাতে সক্ষম যেখানে অন্য কোন ভিটামিন বা মিনারেল জাতীয় উপাদান সহজে পৌঁছাতে পারেনা। ফলে বাচ্চাদের মেধা বিকাশে সহায়তা করে এবং পূর্ণ বয়স্ক মানুষের স্মরণশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে। নিয়মিত ব্যবহারে মানব দেহের নিষ্ক্রিয় কোষগুলো ধীরে ধীরে সক্রিয় ও কর্মক্ষম হয়। ফলে পরিপাকতন্ত্র ও শ্বসনতন্ত্র আরও ভালভাবে কাজ করে।এছাড়াও হানা হাইড্রোজেন গ্রিন টিও পাওয়া যাচ্ছে দেশের বড় ফার্মেসিগুলোতে। এই গ্রিনটি নিয়মিত পান করলে শিশু ও বৃদ্ধদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।বাংলাদেশে হাইড্রোজেন ওয়াটার হানা এক্লাস বাজারজাত করছেন সদাগর ডট কম। প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘ সময় ধরে দেশের বাইরের বিভিন্ন মাধ্যমে হাইড্রোজেন ওয়াটারের এতগুলো স্বাস্থ্যসুবিধার কথা জেনে যাচাই করে তা রপ্তানি করেছে। দেশের সুপারশপগুলোতে পাওয়া যাচ্ছ হাইড্রোজেন ওয়াটার।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1225.csv b/Bangla_fin_news_articles/1225.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..840f9a4ca8943ca98ecdc2f22a82e810a1ff0afc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1225.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1225,সূচকের উত্থানপতনে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে,2021-06-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ১৪ জুন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। এদিন সকাল ১০টা ৪২ মিনিট পর্যন্ত ডিএসইতে ৩৯৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে শেয়ারবাজার নিয়ে গুজব তদন্তে বিএসইসি ....বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায় ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ১৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৫২ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে এক হাজার ২৯১ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৮৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৯১ পয়েন্টে। আজ ডিএসইতে ৩৫৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৩টির কমেছে ১৭৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1226.csv b/Bangla_fin_news_articles/1226.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cc39d41cf84d513db2cb820051eaf1e38f43b7eb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1226.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1226,ভ্যাট নিবন্ধন নিলো ফেসবুক,2021-06-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভ্যাট পরিশোধ ও ভ্যাট রিটার্ন জমা দেওয়াসহ সরাসরি ভ্যাটসংক্রান্ত সেবা পেতে বিজনেস আইডেন্টিফিকেশন নম্বর বিআইএন নিয়েছে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক। অনলাইনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ফেসবুক তিনটি পৃথক বিআইএন নিবন্ধন পেয়েছে। গতকাল রবিবার ঢাকা দক্ষিণের কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের অতিরিক্ত কমিশনার প্রমিলা সরকার গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।তিনি বলেন গত শনিবার ফেসবুক তিনটি পৃথক প্রতিষ্ঠান থেকে নিবন্ধন পেতে অনলাইনে আবেদন করে। আমরা যাচাইবাছাই শেষে গতকাল অনুমোদন দিয়েছি। যে তিন প্রতিষ্ঠানের নামে নিবন্ধন নিয়েছেফেসবুক টেকনোলজিস আয়ারল্যান্ড লিমিটেড ফেসবুক আয়ারল্যান্ড লিমিটেড এবং ফেসবুক পেমেন্টস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড। এর আগে ভ্যাট পরিশোধ ও ভ্যাট রিটার্ন জমা দেওয়াসহ সরাসরি ভ্যাট সংক্রান্ত সেবা পেতে গত ২৫ মে বিআইএন নেয় জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল। এর পরপর ভ্যাট নিবন্ধন নেয় অ্যামাজন ও নেটফ্লিক্স। কী কারণে ফেসবুক ব্যবহারে বিপত্তি ....জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর থেকে ফেসবুক গুগল ইউটিউব নেটফ্লিক্স ও মাইক্রোসফটের মতো আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি সংস্থাগুলোকে সরাসরি নিবন্ধন নেওয়ার সুযোগ দেয়। সেজন্য সরাসরি ভ্যাটের যাবতীয় সুবিধা দেওয়ার জন্য বিধি সংশোধন করে প্রতিষ্ঠানটি।বর্তমানে ভ্যাট আইন অনুসারে ভ্যাট পরিশোধের ক্ষেত্রে স্থানীয় ভ্যাট এজেন্টরা দায়বদ্ধ। ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন পেতে এবং ভ্যাট রিটার্ন জমা দেওয়ার জন্য সংস্থাগুলো ২০১৯ সাল থেকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে। তাই ভ্যাট আইন অনুসারে সরাসরি এই সেবা পাওয়ার বিষয়ে তাদের পক্ষ থেকে দাবি ছিল। কিন্তু আইনি জটিলতার কারণে বিদেশি সংস্থাগুলোকে ভ্যাটের সেবা পেতে ভ্যাট এজেন্ট নিয়োগ করতে হয়েছিল। এ বিষয়ে সংস্থাগুলো এনবিআরকে বেশ কয়েকটি চিঠিও দিয়েছিল। যেখানে তারা ভ্যাট দেওয়ার বিষয়ে সরাসরি সেবা নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল। কিন্তু বাংলাদেশে স্থায়ী অফিস না থাকায় বিষয়টি এত দিন ঝুলে ছিল। ভ্যাট নিবন্ধন নিলো ফেসবুক ....এর আগে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ফেসবুক গুগল ইউটিউব ও মাইক্রোসফটের মতো আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি সংস্থা বাংলাদেশে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবে না বলে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছিল। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এসব কোম্পানিকে হয় বাংলাদেশে অফিস স্থাপন করতে হবে অথবা ভ্যাট এজেন্ট নিয়োগ দিতে হবে। এই এজেন্টরা ব্যবসা পরিচালনা বাবদ বাংলাদেশ সরকারকে রাজস্ব দেবে। ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নিরাপত্তায় পুলিশের ৯ নির্দেশনা ....মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন ২০১২ আইন অনুযায়ী ফেসবুক ইউটিউব গুগলের মতো প্রতিষ্ঠানকে মূসক নিবন্ধন নিতে হবে এবং তাদের বাংলাদেশে অফিস স্থাপন অথবা মূসক এজেন্ট নিয়োগ দিতে হবে। পরে ২০২০ সালের প্রথম দিকে আলাদা ভ্যাট নিবন্ধন নম্বরের আওতায় আনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয় এনবিআর।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1227.csv b/Bangla_fin_news_articles/1227.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4da620b45365617a2912affd096ed2c1b60456be --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1227.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1227,এক সপ্তাহে শেয়ারবাজারে ১২ হাজার ৭০০ কোটি টাকার লেনদেন,2021-06-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগের সপ্তাহের মতো বিদায়ি সপ্তাহও উত্থানে পার করেছে দেশের শেয়ারবাজার। সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেনও। সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজারে ১২ হাজার ৭০০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। আর বাজার মূলধন ৯৯০ কোটি টাকা বেড়েছে।জানা গেছে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৮ হাজার ৯৪৭ কোটি ৪৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৯ হাজার ৯৩৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীদের ৯৯০ কোটি ৩১ লাখ ২৫ হাজার টাকা বাজার মূলধন ফিরেছে। সামাজিক মাধ্যমে শেয়ারবাজার নিয়ে গুজব তদন্তে বিএসইসি ....বিদায়ি সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ১২ হাজার ১৮৮ কোটি ২৩ লাখ ৯৯ হাজার ৮৪৫ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিলো ১০ হাজার ২৫৮ কোটি ৬৫ লাখ ৬৯ হাজার ৫০৯ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ১ হাজার ৯২৯ কোটি ৫৮ লাখ ৩০ হাজার ৩৩৬ টাকা বা ১৯ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৩ দশমিক ২১ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ২২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬৬ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৬ দশমিক ৩১ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৪৯ শতাংশ এবং ডিএসই৩০ সূচক ১ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ০৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়ে যথাক্রমে ১ হাজার ২৯৯ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট এবং ২ হাজার ২০৫ দশমিক ১০ পয়েন্টে। আবারও বিশ্বের সেরা পুঁজিবাজার ডিএসই ....বিদায়ি সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭১টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২১১টির বা ৫৬ দশমিক ৮৭ শতাংশের কমেছে ১৪২টির বা ৩৮ দশমিক ২৮ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টির বা ৪ দশমিক ৮৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই বিদায়ি সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৫২৭ কোটি ৪৫ লাখ ৮৯ হাজার ২৫৩ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩৭৮ কোটি ৩২ লাখ ৪২ হাজার ৭৩৫ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১৪৯ কোটি ১৩ লাখ ৪৬ হাজার ৫১৮ টাকা বা ৩৯ দশমিক ৪২ শতাংশ বেড়েছে।সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪১ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ২৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫৮৫ দশমিক ৩৩ পয়েন্টে। সপ্তাহ জুড়ে সিএসইতে ৩৩৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৯৩টির বা ৫৭ দশমিক ৭৮ শতাংশের দর বেড়েছে ১২৩টির বা ৩৬ দশমিক ৮৩ শতাংশের কমেছে এবং ১৮টির বা ৫ দশমিক ৩৯ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1228.csv b/Bangla_fin_news_articles/1228.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..78540d3e499ce5d47c33f3876969458e70248707 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1228.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1228,ব্যাংক হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ ফি আদায়ে নিষেধাজ্ঞা,2021-06-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়ী ও চলতি হিসাবে আরোপিত ন্যূনতম ব্যালেন্স ফি ইনসিডেন্টাল চার্জ লেজার ফি সার্ভিস চার্জ কাউন্টার ট্রানজেকশন ফি বা অনুরূপ ফি আদায় থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এছাড়া আরও কয়েকটি চার্জ আদায় না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয় বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়ী হিসাবের ক্ষেত্রে এক্টিভেশন অব ডরমেন্ট অ্যাকাউন্ট বাবদ কোনো ফি আদায় করা যাবে না। মাসিক সঞ্চয়ী হিসাব ডিপোজিট পেনশন স্কিম বা এফডিআর বা অন্য কোনো মেয়াদি আমানত মেয়াদপূর্তির পূর্বে নগদায়নের ক্ষেত্রে নগদায়ন ফি প্রিম্যাচিউর এনক্যাশমেন্ট ফি বা অনুরূপ ফি আরোপ করতে পারবে না ব্যাংক। হিসাব বন্ধকরণের ক্ষেত্রে হিসাব বন্ধকরণ চার্জ হিসেবে সঞ্চয়ী হিসাবে সর্বোচ্চ ২০০ টাকা চলতি হিসাবে সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা এবং এসএনডি হিসাবে সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা আদায় করা যাবে। তবে বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত হিসাবসমূহে হিসাব বন্ধকরণ বাবদ কোনো ফি আদায় করা যাবে না। বিভিন্ন ধরনের হিসাবের বিপরীতে চেক বই ইস্যুর ক্ষেত্রে প্রকৃত খরচের ভিত্তিতে এট অ্যাকচুয়াল চার্জ নির্ধারণ করতে হবে। চেক বই হারানোর ক্ষেত্রে নতুন চেক বই ইস্যু বাবদ প্রকৃত খরচ ব্যতীত অতিরিক্ত চার্জ বা প্রসেসিং ফি আদায়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।এতে আরও বলা হয় সঞ্চয়ী হিসাবে ৫০০ টাকা এবং চলতি হিসাব খোলার ক্ষেত্রে ১ হাজার টাকা জমা দিয়ে ব্যাংক হিসাব খুলতে পারবেন গ্রাহক। তবে বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত হিসাব খোলার ক্ষেত্রে ন্যূনতম জমার বাধ্যবাধকতা থাকবে না। সাধারণভাবে গ্রাহকদের সঞ্চয়ী ও চলতি এই দুই ধরনের হিসাব থাকে। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো কী হারে রক্ষণাবেক্ষণ ফি নেবে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তা নির্ধারণ করা হয়েছে। সঞ্চয়ী হিসাবে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত গড় আমানত স্থিতির ওপর ব্যাংক এক টাকাও চার্জ নিতে পারে না। ১০ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত স্থিতির ক্ষেত্রে নিতে পারে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা। ২৫ হাজার টাকার বেশি তবে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত স্থিতির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২০০ টাকা কাটতে পারে। এ ছাড়া দুই লাখ থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত স্থিতির ক্ষেত্রে নিতে পারে সর্বোচ্চ ২৫০ টাকা। ১০ লাখ টাকার বেশি স্থিতির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা চার্জ কাটতে পারবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1229.csv b/Bangla_fin_news_articles/1229.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf0821a5d6ef044cfe8e96403a2a775114c04111 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1229.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1229,আবারও বিশ্বের সেরা পুঁজিবাজার ডিএসই,2021-06-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ছয় মাসের ব্যবধানে আবারও বিশ্বের সেরা পুঁজিবাজার হিসেবে নাম উঠে এসেছে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই। বিশ্বের সবকটি পুঁজিবাজারকে পেছনে ফেলে চলতি বছরের মে মাসে ডিএসই বিশ্বের সেরা পুঁজিবাজারের স্থান দখল করেছে। ....করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় অর্থাৎ গত মে মাসে ডিএসইর বিনিয়োগকারীরা মুনাফা বা রিটার্ন পেয়েছেন ৯ দশমিক ৪ শতাংশ। যে কারণে সেরা পুঁজিবাজারের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ডিএসই। ফ্রন্টিয়ার জার্নালে সম্প্রতি এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে গত বছরের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে রিটার্নের দিক দিয়ে বিশ্বের সেরা পুঁজিবাজারের তালিকায় উঠে আসে ডিএসইর নাম। এর ফলে তৃতীয়বারের মতো ডিএসই বিশ্বসেরা পুঁজিবাজারের তালিকায় উঠে এলো। করোনা মহামারির সময়ে মে মাসে দেশের পুঁজিবাজার থেকে বিনিয়োগকারীরা ৯ দশমিক ৪ শতাংশ মুনাফা বা রিটার্ন পেয়েছেন। পাকিস্তানের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীরা মুনাফা পেয়েছেন ৮ দশমিক ৫ শতাংশ ভিয়েতনামের বাজার থেকে বিনিয়োগকারীরা ৭ দশমিক ২ শতাংশ চীনের বিনিয়োগকারীরা মুনাফা পেয়েছেন ৬ দশমিক ৬ শতাংশ। এছাড়া ফিলিপিনসের বিনিয়োগকারীরা মুনাফা পেয়েছেন ৫ দশমিক ৩ শতাংশ কাজাখস্তানের বিনিয়োগকারীরা ৪ দশমিক ৭ শতাংশ শ্রীলঙ্কার বিনিয়োগকারীরা ২ দশমিক ৫ শতাংশ থাইল্যান্ডের বিনিয়োগকারীরা শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ এবং ইন্দোনেশিয়ার বিনিয়োগকারীরা পেয়েছেন শূন্য দশমিক ৩ শতাংশ মুনাফা। ....মে মাসে মোট ১৯ কার্যদিবস লেনদেন হয়েছে। তাতে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ৫১১ পয়েন্ট। দৈনিক লেনদেন হাজার কোটি টাকা বেড়ে দুই হাজার কোটি টাকার ঘরে দাঁড়িয়েছে। আর তাতে বিনিয়োগকারীদের রিটার্ন অর্থাৎ বাজার মূলধন বেড়েছে ৩৩ হাজার ১৫৫ কোটি ৯৭ লাখ ৬৯ হাজার টাকা।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1230.csv b/Bangla_fin_news_articles/1230.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f9bfc88d6e9112761052402fe35b73834a1a5fbb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1230.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1230,পেঁয়াজের দাম কমলেও সয়াবিনের বেশি,2021-06-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারত থেকে আবার পেঁয়াজ আমদানি শুরু হওয়ায় দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে। গত একদিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি পেঁয়াজে পাঁচ টাকা পর্যন্ত কমেছে। তবে দর নির্ধারণের পর গত প্রায় ১৫ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো নির্ধারিত দরে সয়াবিন পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছেন না। এছাড়া দাম বেড়েছে এমন পণ্যের তালিকায় আরো রয়েছে ডিম ও ব্রয়লার মুরগি।গতকাল শুক্রবার রাজধানীর মালিবাগ শান্তিনগর ও কাওরানবাজারে খোঁজ নিয়ে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দামের এ চিত্র পাওয়া যায়। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশও টিসিবি গতকাল তাদের বাজারদরের প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরেছে। ব্যবসায়ীরা বলেছেন উৎপাদন সংকট দেখিয়ে গত ৩০ এপ্রিল থেকে ভারত পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দেয়। কোটি কোটি টাকার এলসি খোলা থাকলেও নিষেধাজ্ঞার কারণে গত ৪০ দিনে কোনো পেঁয়াজ আসেনি। পরে গত বুধবার রাত থেকে আবার পেঁয়াজ আসা শুরু হয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। প্রতি কেজি পেঁয়াজে পাঁচ টাকা কমে গতকাল রাজধানীর বাজারে দেশি পেঁয়াজ ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৪৫ থেকে ৫০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।কাওরানবাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী আমিনুর রহমান বলেন বর্তমানে বাজারে যে দরে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে তা বেশি। তবে ভারত থেকে পেঁয়াজ আসা শুরু হওয়ায় ও বাজারে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ ভালো থাকায় দাম আরো কমবে বলে তিনি জানান। তেলের সঙ্গে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম ...এদিকে গত ২৭ মে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে ভোজ্য তেলের নতুন দর নির্ধারণ করা হলেও এখনো খুচরা বাজারে তা কার্যকর হয়নি। নির্ধারিত দরে রাজধানীর বাজারে এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ও পাম সুপার বিক্রি হচ্ছে না। গতকাল বাজারে এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন কোম্পানিভেদে ১৪৫ থেকে ১৬০ টাকা পাঁচ লিটারের বোতল ৬৬০ থেকে ৭২০ টাকা খোলা সয়াবিনের লিটার ১২৫ থেকে ১৩০ টাকা ও পাম সুপার ১১৪ থেকে ১১৮ টাকা বিক্রি হয়। কিন্তু এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন সর্বোচ্চ ১৫৩ টাকা ও পাম সুপার ১১২ টাকা লিটার বেঁধে দেওয়া হয়েছে। শুধু পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিনের বেঁধে দেওয়া দর ৭২৮ টাকার কমে বাজারে বিক্রি হতে দেখা গেছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1231.csv b/Bangla_fin_news_articles/1231.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4c753708d9ea6f2d00a266981c3502a27a6819ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1231.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1231,নতুন সিএফও কে স্বাগত জানাচ্ছে পেপারফ্লাই,2021-06-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সম্প্রতি পেপারফ্লাই এর চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার সিএফও হিসেবে যুক্ত হলেন মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন।নাজিম উদ্দিন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ কেপিএমজি বাংলাদেশ ব্রামার অ্যান্ড পার্টনার্স বাংলাদেশ এসএনটি বাংলাদেশ লিমিটেড এবং ফাইবার হোম লিমিটেডসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে কর্মরত ছিলেন। তাঁর অভিজ্ঞতার বেশিরভাগ জুড়েই আছে অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা অডিট অপারেশনস এবং স্টক মার্কেট।তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। এবং পরবর্তীতে একই প্রতিষ্ঠান থেকে প্রথম স্থান অধিকার করে এমবিএ ডিগ্রী অর্জন করেন। তার অধ্যবসায় কাজের প্রতি একাগ্রতা এবং নিষ্ঠার কারণেই ২০০৯ সালে কৃতি শিক্ষার্থী হিসেবে কেপিএমজি রহমান রহমান হক থেকে চার্টার্ড এ্যাকাউন্টেন্ট সনদ প্রাপ্ত হন।এছাড়া তিনি নিউজিল্যান্ডে ওয়ার্কপ্লেস স্কিল ডেভোলাপমেন্ট একাডেমির অধীনে লিডারশীপ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট স্কিল ডেলপমেন্ট কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেছেন। বিভিন্ন সফট স্কিল যেমন লিডারশিপ এ্যান্ড কমিউনিকেশন আর্ট অফ কমিউনিকেশন কেপিএমজি অডিট মেথডলজি এবং ইসলামিক অর্থ ব্যবস্থা নিয়েও তাঁর আগ্রহ রয়েছে।তার স্ট্র্যাটেজি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কষ্টবেনিফিট বিশ্লেষণ এবং বিভিন্ন উদ্যোগে অর্থলগ্নি বিষয়ক সিদ্ধান্ত গ্রহণে পারদর্শিতা রয়েছে। তার এই অভিজ্ঞ নেতৃত্বের গুণে পেপারফ্লাই টিম নিজেদের আরো সাফল্যমন্ডিত করতে চায়। ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া পেপারফ্লাই বাংলাদেশের সবচেয়ে শক্তিশালী ডোরস্টেপ ডেলিভারি নেটওয়ার্ক ও একটি শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তিভিত্তিক লজিস্টিক সলিউশন সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান। ভারতীয় ইকমার্স এর অন্যতম শীর্ষস্থানীয় লজিস্টিক প্রতিষ্ঠান ইকম এক্সপ্রেস সম্প্রতি পেপারফ্লাইয়ে বিনিয়োগ করেছে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1232.csv b/Bangla_fin_news_articles/1232.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..efc3a247a4a79b6402b06997e2d2f44bd468d59d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1232.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1232,ইউনিলিভারের নতুন সিইও ও এমডি জাভেদ আখতার,2021-06-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের ইউবিএল নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি হিসেবে জাভেদ আখতাররে নাম ঘোষণা করা হলো। আগামী ১ জুলাই থেকে দায়িত্ব নেবেন তিনি। আজ বৃহস্পতিবার ১০ জুন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় ইউনিলিভার। পাশাপাশি ইউনিলিভার সাউথ এশিয়া লিডারশিপ টিমেও যোগদান করবেন জাভেদ।জাভেদ আখতার ইউনিলিভার বাংলাদেশের দ্বিতীয় বাংলাদেশি এমডি হিসেবে নিয়োগ পেতে যাচ্ছেনে। এর আগে কামরান বাকের ইউনিলিভার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও এমডি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন অ্যান্ড গ্রোথ বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন জাভেদ। আমগামী ১ জুলাই তিনি ইউবিএলের বর্তমান সিইও ও এমডি কেদার লেলের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন।কেদার লেলে ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাস থেকে ইউনিলিভার বাংলাদেশের সিইও ও এমডি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পাশাপাশি কেদার লেলে ২০২০ সাল থেকে ইউনিলিভার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। কেদার কনজ্যুমার ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজিং কমিটির নির্বাহী পরিচালক হিসেবে হিন্দুস্তান ইউনিলিভার লিমিটেডে এইচইউএল যোগদান করবেন। পাশাপাশি তিনি ইউনিলিভার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান পদেও বহাল থাকবেন।জাভেদ আখতার তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোতে। এরপর ২০০০ সালে তিনি ওরাল কেয়ার ব্যবসার সিনিয়র ব্র্যান্ড ম্যানেজার হিসেবে ইউনিলিভারে যোগদান করেন। দক্ষিণ এশিয়া দক্ষিণপূর্ব এশিয়া এবং অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে সুদীর্ঘ ২৪ বছরের কাজের অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ জাভেদ আখতারের বিশেষ পারদর্শিতার ক্ষেত্রগুলো হলো কনজ্যুমার সেন্ট্রিসিটি ডিজাইন থিংকিং ও ইনোভেশন ম্যানেজমেন্ট। জাভেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন আইবিএ থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। জাভেদ আখতার ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন অ্যান্ড গ্রোথ বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর হিন্দুস্তান ইউনিলিভার লিমিটেডের এইচইউএল জন্য ডিজিটাল কাউন্সিল স্থাপন করেন। এ ছাড়া ইউনিলিভারে বহুল পরিচিত রিইমাজিন এইচইউএল এজেন্ডার রূপকারও তিনি। সমন্বিত এই অ্যান্ডটুঅ্যান্ড ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন প্রোগ্রামটি ইউনিলিভারে দারুণ সাড়া ফেলেছে। ইউনিলিভার বাংলাদেশের নতুন সিইও এবং এমডি হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ায় জাভেদকে অভিনন্দন জানিয়ে ইউনিলিভার সাউথ এশিয়ার প্রেসিডেন্ট সঞ্জীব মেহতা বলেন বাংলাদেশে ইউনিলিভারের ব্যবসায় অসাধারণ নেতৃত্ব দেওয়ায় আমি কেদারকে ধন্যবাদ দিতে চাই। নতুন ক্রেতা তৈরি কোম্পানির অ্যান্ডটুঅ্যান্ড সাপ্লাই চেইনে রূপান্তর আনা মেধা উন্নয়ন ও ইউনিলিভার বাংলাদেশে বৈচিত্র্য আনয়নের ক্ষেত্রে তাঁর অবদান সত্যিই প্রশংসনীয়।জাভেদকে সাউথ এশিয়া লিডারশিপ টিমে তাঁকে স্বাগত জানাতে পেরে আমি আনন্দিত। ইউনিলিভারের প্রবৃদ্ধির প্রধান পাঁচটি মূলনীতি নির্ধারণ এবং ভারতে রিইমাজিন এইচইউএল এজেন্ডা বাস্তবায়নে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। আমি নিশ্চিত যে ইউনিলিভারের বাংলাদেশ অংশের ব্যবসাকে জাবেদ নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দিতে সক্ষম হবেন।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1233.csv b/Bangla_fin_news_articles/1233.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..51b509af9d0b37e9613bf100b9158d3d39cad308 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1233.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1233,যোগ্য না হয়েও ভাতা নেন ৪৬ শতাংশ,2021-06-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জীবন ও জীবিকার নিরাপত্তার জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে বরাদ্দ সবচেয়ে বেশি দরকার ছিল। কিন্তু প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে আগের বছরের চেয়ে বরাদ্দ মাত্র ১৩ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। নতুন ১৪ লাখ মানুষকে এর আওতায় আনা হয়েছে। তবে নগর দরিদ্রসহ আড়াই কোটি নতুন দরিদ্রের জন্য তা অপ্রতুল। সরকারি প্রতিবেদনই বলছে যোগ্য না হয়েও সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির ভাতা নেন ৪৬ শতাংশ মানুষ। জনসংখ্যার সঠিক ডাটাবেস না থাকায় এবং অনিয়মের কারণে অনেকে যোগ্য হয়েও এই কর্মসূচিগুলো থেকে বাদ পড়ছেন।গতকাল বুধবার রাজধানীতে খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ আয়োজিত বাজেট ২০২১২২ করোনাকালে জীবন ও জীবিকা শীর্ষক এক ওয়েবিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন। তারা বলেন প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে চলমান করোনার প্রভাবে দেশের অনেক মানুষ দারিদ্র্যসীমার আরো নিচে চলে গেছে। শ্রমিক ও কর্মজীবী মানুষ কাজ হারিয়ে বেকার জীবন যাপন করছেন। শহরের অনেক মানুষ গ্রামে ফিরছে অভিবাসীরা তাদের চাকরি হারিয়ে দেশে ফিরছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে সরকার বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির বরাদ্দ বৃদ্ধি করলেও করোনার কারণে নতুন যুক্ত হওয়া দরিদ্ররা এতে দৃশ্যমান নয়। বাজেট ঘোষণায় মহামারি পরিস্থিতিকে সঠিকভাবে নিরূপণ করা হয়নি ....খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ ও পিকেএসএফের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। খাদ্য অধিকার বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক মহসিন আলীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ড. রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক ড. সায়েমা হক বিদিশা।পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন এবারের বাজেটে দারিদ্র্য ও ন্যায়বিচারকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে তবে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি ঢেলে সাজানো প্রয়োজন। আর কর্মসূচির যথাযথ বাস্তবায়নে দরকার উপকারভোগীর সঠিক তথ্যভান্ডার। ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করতে না পারলে বাংলাদেশের নড়বড়ে অর্থনীতির পুনরুদ্ধার ঘটবে না। গ্রামীণ অর্থনীতি ব্যাপকভাবে ভেঙে পড়বে।অধ্যাপক ড. রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন করোনার কারণে নতুন দারিদ্র্য বেড়েছে এবং দারিদ্র্যের হার তিন দশক আগের হারে পৌঁছে গেছে। এবারের বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির বরাদ্দ বাড়ানো হলেও মাথাপিছু বরাদ্দ বাড়েনি। জনস্বাস্থ্য রক্ষায় তামাক পণ্যে করারোপ হতাশাব্যঞ্জক ....ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির ছোট ছোট অনেক উপখাতের বরাদ্দ কমানো হয়েছে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্যও পর্যাপ্ত বরাদ্দের সুযোগ নেই।মূল প্রবন্ধে অধ্যাপক ড. সায়েমা হক বিদিশা বলেন করোনার কারণে দেশের বিভিন্ন অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নতুন করে দারিদ্র্য ঝুঁকি বেড়েছে। এক গাণিতিক হিসাবে দেখা গেছে ৯ থেকে ১০ শতাংশ মানুষ খাদ্য দারিদ্র্যে ভুগছে। চলমান পরিস্থিতির উত্তরণে তিনি দরিদ্রদের ডিজিটাল তথ্যভান্ডার নতুন দরিদ্রসহ তৈরি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন দরিদ্রদের অন্তর্ভুক্ত করা সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি থেকে পেনশন সঞ্চয়পত্রের সুদ বিভিন্ন ধরনের বৃত্তি এসব খাত বাদ দেওয়া ওএমএসের কার্যক্রম আরো বাড়ানোসহ বিভিন্ন সুপারিশ তুলে ধরেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1234.csv b/Bangla_fin_news_articles/1234.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4282e0ce663b74e82b949cfca74f6460836eb2d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1234.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1234,কোরবানিতে ইভ্যালি হাটে আলমগীর র‍্যাঞ্চের গরু,2021-06-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আসন্ন ঈদুল আযহা তথা কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে নিরাপদে ঘরে বসে নির্বিঘ্নে কোরবানির পশু কেনার সুযোগ থাকছে ইভ্যালি গরুর হাট এ। আর দেশের অন্যতম বৃহৎ ও বিশ্বস্ত ইকমার্স প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালির এই ভার্চুয়াল হাটে থাকছে দেশের অন্যতমগরুর ফার্ম আলমগীর র্যাঞ্চ লিমিটেড এর গরু।দেশজুড়ে কোরবানির জন্য স্বাস্থ্যবান ও উন্নত জাতের গরু সরবরাহকারী বিশ্বস্ত ফার্ম আলমগীর র্যাঞ্চ এর গরুগুলো খুব সহজেই কেনা যাবে ইভ্যালি থেকে।মঙ্গলবার ৮ জুন এ লক্ষ্যে ইভ্যালি এবং আলমগীর র্যাঞ্চ এর মধ্যে এক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল এবং আলমগীর র্যাঞ্চ লিমিটেডের পরিচালক ও লাবিব গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সুলতানা জাহান লাবিব ব্রুপের চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন আলমগীরসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। আগামী ঈদ উল আযহায় কোভিড স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্রেতার দোরগোড়ায় সহজেই কোরবানির গরু পৌঁছে দিতেই উভয় প্রতিষ্ঠানের এই যুগপত পথচলা বলে প্রতিষ্ঠান দুইটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।এক যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় ইভ্যালি থেকে আলমগীর র্যাঞ্চ এর গরু কিনলে গ্রাহকের নির্ধারিত স্থানে নির্দিষ্ট সময়ে তা পৌঁছে দিবে ইভ্যালি কর্তৃপক্ষ। আর ইভ্যালি গরুর হাট থেকে এখনই গরু কিনলে কোরবানির আগ পর্যন্ত গরুর যাবতীয় লালন পালনের দায়িত্ব আলমগীর রেঞ্চএর। গরু লালন পালনের কোন খরচ গ্রাহককে বহন করতে হবে না। শুধু তাই নয় এই সময়ের মধ্যে গরুর ওজন বেড়ে গেলেও গ্রাহককে অতিরিক্ত ওজনের জন্য বাড়তি কোন মূল্য পরিশোধ করতে হবে না। পাশাপাশি গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী নিরাপদে কোরবানি ঈদের তিন থেকে চার দিন আগে সুষ্ঠুভাবে কোরবানির গরু গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। অনলাইনে গরুর হাট জমছে না ..এই উদ্যোগকে সময়োপযোগী উল্লেখ করে আলমগীর র্যাঞ্চ লিমিটেড এর পরিচালক সুলতানা জাহান বলেন ইভ্যালির মাধ্যমে সারা দেশের মানুষের কাছে আমরা সুস্থ ও নিরাপদ গরু পৌঁছে দিতে চাই। পবিত্র কোরবানির ঈদে সবচেয়ে ভালো গরুই যেন আমাদের দেশের মানুষ কোরবানি করতে পারেন আমরা এবং ইভ্যালি একসাথে সেই প্রচেষ্টায় নিয়োজিত আছি।এ বিষয়ে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল বলেন আমরা খুবই আনন্দিত যে আলমগীর র্যাঞ্চ আমাদের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। এর মধ্যদিয়ে এবারের কোরবানি ঈদে আলমগীর র্যাঞ্চ এর পশুগুলো ইভ্যালি থেকে সহজে কিনতে পারবেন। আশা করি আমরা বেস্ট কোয়ালিটি সার্ভিস দিতে পারব। প্রসঙ্গত গরুর বিশ্বস্ত ফার্ম আলমগীর র্যাঞ্চ দীর্ঘদিন ধরে উন্নত জাতের ও স্বাস্থ্যবান গরু সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাথে সঠিক যত্ন ও পরিচর্যার মাধ্যমে তাদের ক্রেতাদের কাছে গরু সরবরাহের জন্য দেশজুড়ে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছে। আলমগীর র্যাঞ্চ তাদের গরুগুলোকে ভেজালহীন পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাবার খাওয়ানোর মাধ্যমে প্রাকৃতিকভাবে বড় করে থাকে। এছাড়া গরুকে সুস্থসবল দেখানোর জন্য সব ধরনের অনিরাপদ ঔষধ কিংবা স্টেরয়েড ব্যবহার থেকে বিরত থাকে। ২৪ ঘন্টা গরুর যত্নের জন্য তারা দক্ষ খামারি ও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের সার্বক্ষণিক তত্বাবধানে পরিচ্ছন্ন পরিবেশে পালিত সুস্থসবল গরু সরবরাহ করে যা ক্রেতা ও ভোক্তাদের জন্য হালাল ও স্বাস্থ্যকর মাংস নিশ্চিত করে।চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মাঝে ইভ্যালির চীফ মার্কেটিং অফিসার আরিফ আর হোসেন চীফ অপারেটিং অফিসার তরিকুল কামরুল এবং হেড অব কমার্শিয়াল সাজ্জাদ আলম উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1235.csv b/Bangla_fin_news_articles/1235.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..51940250b1de7999b3013bd29b5c0edd768afa4f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1235.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1235,সামাজিক নিরাপত্তা বরাদ্দ বৃদ্ধিতে নগদএর অভিনন্দন,2021-06-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির বরাদ্দ বৃদ্ধি এবং সুবিধাভোগীদের সংখ্যা বাড়ানোর প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। একই সঙ্গে সরকারি সকল অনুদান ভাতা ও আর্থিক সহায়তা মোবাইল আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সরাসরি উপকারভোগীদের কাছে পৌঁছানোর আহ্বান জানিয়েছে নগদ।সামাজিক নিরাপত্তা খাতে সরকারের বরাদ্দ বৃদ্ধির বিষয়ে নগদএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর আহমেদ মিশুক বলেন স্বচ্ছতা নিশ্চিত করে দ্রুততার সঙ্গে সরকারি বরাদ্দ বা অনুদান পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে নগদই এখন সরকারের প্রথম পছন্দ। গতবছর সরকারি সকল ভাতা নগদএ বিতরণের জন্য অনুশাসন প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর এই অনুশাসন অনুসারে একে একে সকল সরকারি সংস্থা নগদএর মাধ্যমে তাদের ভাতা বা অনুদান বরাদ্দ করছে তাতে পুরো বিষয়টিতে সরকারি নিয়ন্ত্রণ এবং নজরদারি থাকছে।তাছাড়া সামাজিক নিরাপত্তা খাতের অনুদান যদি এমএফএসএর মাধ্যমে বিতরণ করা হয় তাহলে সেটি এক দিকে যেমন আর্থিক খাতের ডিজিটালাইজেশন নিশ্চিত করবে অন্যদিকে আবার দেশের আর্থসামাজিক খাতেও বড় অবদান রাখবে বলে মনে করেন তানভীর এ মিশুক।তিনি বলেন আমরা বিশ্বাস করি সেদিন খুব বেশি দূরে নয় নগদ সরকারের পুরো ভাতা বিতরণ ব্যবস্থাকে ডিজিটালাইজ করবে এবং জনগণও কোনো রকম ঝক্কি ছাড়াই তাদের প্রাপ্য বুঝে পাবে। গতবারের মতো এবারও সরকার নগদএর মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা ভাতা বিতরণ করবে বলে আশা করি।জাতীয় সংসদে ২০২১২২ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা খাতের বরাদ্দ ১৭ দশমিক ৮৩ শতাংশ বৃদ্ধি করে ১ লাখ ৭ হাজার ৬২৪ কোটি টাকায় উন্নীত করার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল। এই বরাদ্দ দেশজ মোট উৎপাদনের ৩ দশমিক ১১ শতাংশ। একই সঙ্গে ১৪ লাখ দরিদ্র মানুষকে নতুন করে সামাজিক নিরাপত্তা ভাতায় অন্তর্ভূক্ত করছে সরকার।২০২০২১ অর্থ বছরের বাজেটে এই খাতে বরাদ্দ ছিল ৯৫ হাজার ৫৭৪ কোটি টাকা মহামারি মোকাবেলায় যা বড় ভূমিকা রেখেছে।কোভিড১৯ এর পুরো সময়টাতে সরকারি ভাতা ও আর্থিক সহায়তা বিতরণের ক্ষেত্রে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস বিশেষ করে নগদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তাছাড়া দেশে ক্যাশলেস লেনদেনে উৎসাহ দিয়ে সংক্রমণ প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে নগদ।২০২০২১ অর্থবছরে সমাজসেবা অধিদপ্তরের আওতায় সরকার সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির যে ভাতা বিতরণ করেছে তার ৭৫ শতাংশ বিতরণের দায়িত্ব পেয়েছে নগদ। তাছাড়া দুই দফায় প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ঈদ উপহার বিতরণ করোনায় ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক খামারী ও মৎস চাষীদের ভাতা দেওয়াসহ নানা ক্ষেত্রে নগদ গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1236.csv b/Bangla_fin_news_articles/1236.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0b04defda98912d566490c4672ede4b075d6b9e4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1236.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1236,স্টিলের কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ক হ্রাসের দাবি,2021-06-08,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,রডের বাজারমূল্য হ্রাস করার স্বার্থে প্রস্তাবিত বাজেটে স্টিলের কাঁচামাল ফেরাস ওয়েষ্ট এন্ড স্ক্র্যাপ এবং স্পঞ্জ আয়রন আমদানির উপর শুল্ক কমানোর করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশন বিএসএমএ। পাশাপাশি উৎপাদন পর্যায়ে আরোপিত ভ্যাট কমানোর দাবিও তুলেছে সংগঠনটি।মঙ্গলবার ৮ জুন বিএসএমএ সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শহিদউল্লাহ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি এসব জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় কোভিড১৯ এর কারণে বিশ্ববাজারে ফেরাস ওয়েষ্ট এন্ড স্ক্র্যাপের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। আগে প্রতি মেট্রিক টন ফেরাস ওয়েষ্ট এন্ড স্ক্র্যাপের আমদানি মূল্য ছিল ৩০০ ইউএস ডলার। এটা বর্তমানে প্রায় ৫৩০ ইউএস ডলার। প্রস্তাবিত বাজেটে এই কাঁচামাল আমদানির উপর আগাম কর প্রত্যাহার করা হলেও শুল্ক ও উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট কমানো হয়নি। এগুলো না কমালে রডের বাজারমূল্য হ্রাস হওয়া দুষ্কর। উল্লেখ্য বাজেটের আগে শহিদউল্লাহ ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেছিলেন ভারত মেল্টিং স্ক্র্যাপ আমদানির ওপর থেকে সব শুল্ক প্রত্যাহার করেছে। চীনে এটা আমদানির ওপর বিধিনিষেধ ছিল। তারা বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার পাশাপাশি শুল্কও কমিয়েছে। আমাদের দেশেও যদি শুল্ক কমানো হয় তাহলে ধীরে ধীরে রডের দাম কমতে পারে। শুল্ক কমাতে রাজস্ব বোর্ডে প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে।ইত্তেফাকএসএএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1237.csv b/Bangla_fin_news_articles/1237.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..189e3a8196fe25ee0be680a23a88ff59b41be180 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1237.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1237,বাজাজ পালসার এনএস ১৬০ রিফ্রেশ এখন বাংলাদেশে,2021-06-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশে স্পোর্টস বাইক সেগমেন্টে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সর্বাধিক বিক্রিত মোটরসাইকেল বাজাজ পালসার। ২০১৮ সালে বাজাজ পালসার এনএস ১৬০ বাংলাদেশে ফাস্টেস্ট বাংলাদেশি নামে বাজারজাতকরণ করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২১ সালে এদেশের স্পোর্টস বাইকপ্রেমীদের জন্য উত্তরা মোটর্স নিয়ে এলো বাজাজ পালসার এনএস ১৬০ রিফ্রেশ দ্য নিউ লুক অফ পাওয়ার।উত্তরা মোটর্সের হাত ধরে ২০০৩ সালে বাংলাদেশের বাজারে বাজাজ পালসার মোটরসাইকেল প্রবেশ করে। বিগত ১৮ বছর ধরে বাজাজ পালসার এদেশের স্পোর্টস বাইক সেগমেন্টে সকলের চাহিদা পূরণ করে চলেছে। বাজাজ পালসার সবার চাহিদা ও বিশ্বস্ততার জায়গা অর্জন করে নিতে পেরেছে গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী আপগ্রেডেড বাইক বাজারজাতকরণ ও উন্নতমানের সার্ভিস প্রদানের মাধ্যমে। বাজাজ পালসার এনএস লাইনের সর্বশেষ সংযোজন বাজাজ পালসার এনএস ১৬০ রিফ্রেশ দ্য নিউ লুক অফ পাওয়ার।বাজাজ অটোস সবসময়ই গ্রাহকদের জন্য সেরা ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির মোটরসাইকেল নিয়ে আসতে সচেষ্ট। এরই ধারাবাহিকতায় উবার রেস্পন্সিভ এবিএস প্রযুক্তি থাকছে বাজাজ পালসার এনএস ১৬০ রিফ্রেশ দ্য নিউ লুক অফ পাওয়ার এ।১৩৭২ মিলিমিটার হুইলবেইজ ১৭৭ মিলিমিটার গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স এবং ২০১৭ মিলিমিটার দৈর্ঘ্য ১০৬০ মিলিমিটার উচ্চতা ৮০৩.৫ মিলিমিটার প্রস্থের সাথে আকর্ষণীয় গ্রাফিক্স এবং কালার স্কিম বাজাজ পালসার এনএস ১৬০ রিফ্রেশকে কে নতুন মাত্রা দান করেছে। মাস্কুলার ডিজাইন এলইডি টেইল ল্যাম্প আকর্ষণীয় পেরিমিটার ফ্রেম অ্যালয় হুইল রাস্তায় সকলের নজর কাড়বে বলে মনে করেন ইত্তরা মটরস কর্তৃপক্ষ।কার্বুরেটর ইঞ্জিন টেকনোলজির বাজাজ পালসার এনএস ১৬০ রিফ্রেশ ১৬০ সিসি ডিটিএসআই ইঞ্জিন এ চালিত। সাথে ব্রেকিং এ আছে এবিএস ইসিইউ সেন্সর। উবার রেস্পন্সিভ এবিএস এর সাথে ফ্রন্টে ২৬০ মিমি ডিস্ক ব্রেক এবং রিয়ারে ২৩০ মিমি ডিস্ক ব্রেক থাকছে বাজাজ পালসার এনএস ১৬০ রিফ্রেশে।বার্ন্ট রেড এবং সাটিন ব্লু এই দুই কালার ভ্যারিয়্যান্টে পাওয়া যাবে বাজাজ পালসার এনএস ১৬০ রিফ্রেশ। যার দাম পড়বে ২১৮০০০ টাকা। চলমান ঈদ অফারে১৫ ই জুন পর্যন্ত ১০ হাজার টাকা ছাড়ে ২০৮০০০ টাকায় পাওয়া যাবে বাজাজ পালসার এনএস ১৬০ রিফ্রেশ। দুই বছর এর ওয়ারেন্টি ৪ টি ফ্রি সার্ভিস দিচ্ছে উত্তরা মোটর্স বাজাজ পালসার এনএস ১৬০ রিফ্রেশ এর সাথে। আর থাকছে সহজ কিস্তি সুবিধা। উত্তরা মোটর্স সারা বাংলাদেশে নিজস্ব ১৫টি শাখা অফিস ও ৪০০টিরও বেশি শোরুম এবং সার্ভিস সেন্টারের মাধ্যমে বিক্রয়োত্তর সেবাপ্রদান করে আসছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1238.csv b/Bangla_fin_news_articles/1238.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..502b874c819dc1139d111318a7aa770e5ce4261c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1238.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1238,সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান কায়সার ও ভাইস চেয়ারম্যান খালেদ পুনঃনির্বাচিত,2021-06-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার ও ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ পুনঃনির্বাচিত হলেন। আজ সোমবার জুলাই ৭ সিটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।আজিজ আল কায়সার সিটি ব্যাংকের একজন উদ্যোক্তা পরিচালক। তিনি তৃতীয়বারের মতো ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন। এর আগে তিনি প্রথমবার ২০০৭ সালে এবং দ্বিতীয়বার ২০১৮ সালে ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তাঁর নেতৃত্বে সিটি ব্যাংক প্রথাগত ব্যাংকিং সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান থেকে উন্নত প্রযুক্তিনির্ভর প্রগতিশীল আর্থিক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হয়। দেশের অন্যতম প্রতিষ্ঠিত শিল্পপতি হিসেবেও তিনি সুপরিচিত।বাংলাদেশের গ্রাহকদেরকে বিশ্বখ্যাত আমেরিকান এক্সপ্রেস কার্ডের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়ার ক্ষেত্রে কায়সার মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। তাঁর হাত ধরেই ২০০৮ সালে নতুন লোগো উন্মোচনের মাধ্যমে নবযাত্রা শুরু করে সিটি ব্যাংক। এছাড়াও তিনি ব্যাংকটির ব্রোকারেজ ও মার্চেন্ট ব্যাংক সাবসিডিয়ারি ব্যাংকের রিটেইল ব্যাংকিং ও ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস এবং প্রায়োরিটি ব্যাংকিং সেবা সিটিজেম ও নারী ব্যাংকিং সিটি আলো এবং ঢাকা বিমানবন্দরে ব্যাংকের কার্ড গ্রাহকদের জন্য বেসরকারি খাতে দেশের প্রথম আন্তর্জাতিক লাউঞ্জ চালু করায় অগ্রণী ভূমিকা রাখেন।সফল ব্যবসায়ী হিসেবে তাঁর ম্যানুফ্যাকচারিং সার্ভিস ট্রেডিংসহ বহুমাত্রিক প্রতিষ্ঠানে নেতৃত্ব দেওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে। বর্তমানে তিনি পারটেক্স স্টার গ্রুপের পরিচালক এবং এর বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে যুক্ত আছেন। এছাড়াও তিনি মালয়েশিয়ায় সিটি ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সিবিএল মানি ট্রান্সফারের চেয়ারম্যান। প্রতিষ্ঠানটির মালয়েশিয়া জুড়ে বর্তমান শাখার সংখ্যা ১২। তিনি ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।হোসেন খালেদ সিটি ব্যাংকের একজন উদ্যোক্তা পরিচালক। তিনি নতুন প্রজন্মের একজন দক্ষ ব্যবসায়ী হিসেবে সুপরিচিত। যুক্তরাস্ট্রের টলেডো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতক করার পরে টেক্সাসের এএন্ডএম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক ব্যাংকিংয়ের উপর তিনি এমবিএ করেন।২০০০ সালে পারিবারিক ব্যবসা আনোয়ার গ্রুপে যোগ দেন খালেদ। সেই থেকে তিনি এই শিল্পগোষ্ঠীকে দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করছেন। এই সময়কালের মধ্যে তার উল্লেখযোগ্য অর্জনগুলোর মধ্যে রয়েছে চারবার ঢাকা চেম্বারের সভাপতি নির্বাচিত হওয়া ২০০৭ ২০০৮ ২০১৫ ২০১৬ এবং বাংলাদেশ বেটার বিজনেস ফোরামের কোচেয়ারম্যান অনট্রাপ্রানার্স অরগানেজেশন ইও বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করা।আনোয়ার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসেন খালেদ সিটি ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া তিনি ব্যাংকটির রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিিিটর কনভেনর এবং সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেড ও সিটি হংকং লিমিটেড এর চেয়ারম্যান।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1239.csv b/Bangla_fin_news_articles/1239.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e0a32cc69a4932f8f4f2a35c3743a5ef8eaec53c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1239.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1239,আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে আসছে ১৫ আইন,2021-06-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে আগামী এক বছরের মধ্যে ১৫টি আইন প্রণয়ন করা হবে। সোমবার জাতীয় সংসদে সম্পূরক বাজেট পাসের প্রক্রিয়ার সময় এ কথা বলেন তিনি।মুস্তফা কামাল বলেন আগামী ছয় থেকে ১২ মাসের মধ্যে ১৫টি আইন দেখতে পারবেন এগুলো বন্ধ করার জন্য। আমি নিজে জানি কিভাবে এগুলো হয় কারা করে জানি না। অদক্ষ ব্যবস্থাপনা ইনএফেকটিভ ম্যানেজমেন্টের জন্য এগুলো হয়। আমরা সংস্কারমুখী কাজ করব। নতুন নতুন আইন করা হবে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে দায় নিয়ে কাজ করতে পারে সে ব্যবস্থা করে দেব। কোনো টলারেন্স নেই এখানে। টাকা এখন দেশে আসে। ....সংসদে অর্থমন্ত্রীআ হ ম মুস্তফা কামাল। ছবি ফোকাস বাংলাআর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের মঞ্জুরি দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় পার্টি ও বিএনপির সংসদ সদস্যরা বিভিন্ন ছাঁটাই প্রস্তাব আনেন। বিরোধী সংসদ সদস্যরা বিদেশে টাকা পাচার পুঁজিবাজারের অব্যবস্থাপনাসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সমালোচনা করেন। জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন দেশের মানুষের কষ্টে অর্জিত টাকা বিদেশে চলে যাবে আপনাদের যেমন লাগে আমারও লাগে। আমি অনিয়ম বিশৃঙ্খলার বিরুদ্ধে। আমরা সবাই চাই এগুলো বন্ধ করতে হবে। বন্ধ হচ্ছে। আগের মত অবস্থা নেই।পুঁজিবাজার নিয়ে সমালোচনার জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন পুঁজিবাজার কেমন করে বসে গেল পুঁজিবাজারে হয়তো লেনদেন নেই। যদি ডেটা দেখি যখন ক্ষমতায় আসি তখন পুঁজিবাজারে লেনদেন এক লাখ ৪ হাজার কোটি টাকা ছিল। তা এখন পাঁচ গুণ বেড়েছে। গড় লেনদেন ছিল দৈনিক ২৮ কোটি টাকা যা এখন ৩০ গুণ বেড়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1240.csv b/Bangla_fin_news_articles/1240.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..286c29591a4bd13eccebc4430b41d9d22e50ba06 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1240.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1240,বিধিনিষেধের সময়ে ব্যাংক লেনদেন ৫ ঘণ্টা,2021-06-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকার ঘোষিত চলমান বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও ১০ দিন বাড়ানো হয়েছে। ফলে ১৬ জুন পর্যন্ত বিধিনিষেধ বহাল থাকবে। এ সময় সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে ব্যাংক। সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন হবে। লেনদেনপরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শেষ করার জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত।গতকাল রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধকল্পে সরকার কর্তৃক আরোপিত বিধিনিষেধের মধ্যে ব্যাংকিং কার্যক্রম প্রসঙ্গে নতুন এ নির্দেশনা জারি করে। সীমিত পরিসরে ব্যাংকে লেনদেন ২৩ মে পর্যন্ত ....এতে বলা হয় করোনা ভাইরাসজনিত রোগ কোভিড১৯এর বিস্তার রোধকল্পে সরকার কর্তৃক বিধিনিষেধের মধ্যে সীমিত পরিসরে ব্যাংকিং কার্যক্রম অব্যাহত রাখার লক্ষে আগামী ১৬ জুন পর্যন্ত সীমিত পর্যায়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এ সময় দৈনিক ব্যাংকিং লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত। লেনদেনপরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংক শাখা এবং প্রধান কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে। এতে আরও উল্লেখ করা হয় বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ এপ্রিল ২০২১ তারিখে জারি করা ডিওএস সার্কুলার লেটার নং১৫ এ প্রদত্ত অন্যান্য নির্দেশাবলী অপরিবর্তিত থাকবে। অর্থাৎ প্রতিটি ব্যাংকের উপজেলা শহরের একটি শাখা খোলা থাকবে বৃহস্পতিবার রবিবার ও মঙ্গলবার। এবং সিটি করপোরেশনের এলাকার দুই কিলোমিটারের মধ্যে একটি শাখা প্রতি কর্মদিবস খোলা রাখতে হবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1241.csv b/Bangla_fin_news_articles/1241.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8063c826510451e9318aaf7d348df2709c0de130 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1241.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1241,দুম্বার খামার দিয়ে কোটিপতি হওয়ার স্বপ্নে বিভোর সোহেল,2021-06-07,স্বপন কুমার কুন্ডু ঈশ্বরদী পাবনা সংবাদদাতা,ঈশ্বরদীতে দুম্বার খামার করে কোটিপতি হওয়ার স্বপ্নে বিভোর সোহেল হাওলাদার ৩২ নামের এক যুবক। পাঁচ বছর ধরে তিনি নির্বিঘ্নে খামার পরিচালনা করে প্রতি বছর খরচ বাদে প্রায় ১৫ লাখ টাকা উপার্জন করছেন। দুম্বার পাশাপাশি তার খামারে মূল্যবান তোতাপুরি হরিয়ানা পাকিস্তানী বিটল ও দেশীয় মোট ৮০টি ছাগল প্রজাতির প্রাণি রয়েছে।পৌর এলাকার কাচারিপাড়ার ইব্রাহিম হাওলাদারের বড় ছেলে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে বাবার সাথে ভারত থেকে পণ্য আমদানির ব্যবসায় নেমে পড়ে। রাজস্থানে যেয়ে সে দুম্বা ও তোতাপুরি প্রতিপালনে আগ্রহী হয়। বাড়িতেই গড়ে তোলেন খামার। প্রথমে ঢাকা থেকে ৫টি দুম্বা নিয়ে তার খামারের যাত্রা শুরু। রবিবার ৬ জুন খামারে গেলে সোহেল জানায় ৫ জুন প্রাণিসম্পদের প্রদর্শনীতে নিয়ে যাওয়া ২টিসহ ৩টি দুম্বা আজই ঢাকার পার্টির কাছে সাত লাখ টাকায় বিক্রি করেছেন। ৫টি নিয়ে শুরু করলেও এখন তার কাছে ৩৪টি দুম্বা ৮টি তোতাপুরি ৬টি পাকিস্তানী বিটল ১৫টি হরিয়ানাসহ মোট ৮০টি মূল্যবাণ প্রজাতির ছাগল রয়েছে।ইতিমধ্যেই খামারে দুম্বাসহ অন্যান্য প্রজাতির অনেক বাচ্চা হয়েছে। তিনি এখন নিজেই নিয়মিত দুবাই সৌদিআরব ও ভারতের রাজস্থান থেকে এগুলো আমদানি করার পর প্রতিপালন করে বিক্রি করছেন। তিনি জানান বড় সাইজের দুম্বা দেড় থেকে দুই লাখ টাকা ৩ মাস বয়সী এক লাখ টাকা এবং ৬ মাস বয়সী এক লাখ বিশ হাজার টাকায় বিক্রি করছেন। তোতাপুরি ও হরিয়াণা জাতের বাচ্চা ৩০৩৫ হাজার টাকা এবং বড় ৬০৮০ হাজার টাকায় বিক্রি করছেন। পাকিস্তানি বিটলের বাচ্চা ৫০ হাজার আর বড় ১ লাখ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি হয়। পাঁচ মাসে দুম্বা ১টি কোন কোন ক্ষেত্রে ২টি বাচ্চাও প্রসব করে। দেড় বছরে দুইবার বাচ্চা পাওয়া যায়। . ........তিনি আরো জানান দুম্বাসহ এসব সুন্দর প্রাণি প্রতিপালনে তেমন কষ্ট নেই এবং অসুখবিসুখও কম হয়। এটি অত্যন্ত লাভজনক ব্যবসা জানিয়ে তিনি বলেন নিজে এবং দুজন কর্মচারী খামার দেখাশোনা করেন। বাংলাদেশের সবখানেই তিনি দুম্বা সরবরাহ করছেন এবং বছরে খরচ বাদ দিয়ে প্রায় ১৫ লাখ টাকা মুনাফা অর্জন করছেন। দুম্বাসহ এসব দামী প্রজাতির ছাগলের সৎ ব্যবসা করে কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন বলে জানান তিনি। . ........ঈশ্বরদী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা রফিকুল ইসলাম দুম্বা পালন অত্যন্ত লাভজনক জানিয়ে বলেন মরু অঞ্চলের প্রাণি হলেও আমাদের পরিবেশগত কোন সমস্যা নেই। সোহেলের খামার ফাঁকা স্থানে হলে আরো বেশি লাভবান হতো। চরাঞ্চল দুম্বা প্রতিপালনের জন্য উপযোগী হওয়ায় ঘাস খাওয়ার পাশাপাশি কিছু দানাদার খাদ্যের কারণে পালনে খরচ কম হয়। দুম্বার বাচ্চার দাম বেশি হওয়ায় এবং প্রতিপালনে পরিবেশগত সমস্যা না হওয়ার বিষয়টি না জানার কারণে এখনও অনেকের মধ্যে আগ্রহ নেই।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1242.csv b/Bangla_fin_news_articles/1242.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3ba2809257d06fba7a04c73cefdffc5d99614ce4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1242.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1242,‘পেটুক অলিম্পিকস’ আয়োজন,2021-06-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,অনলাইনে খাবার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহকারী প্ল্যাটফর্ম ফুডপান্ডা পেটুক অলিম্পিকস নামে প্রতিযোগিতা আয়োজন করেছে। ১ জুন শুরু হয়ে এই প্রতিযোগিতা চলবে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত।এই সময়ে ফুডপান্ডায় অন্তর্ভুক্ত রেস্তোঁরা থেকে খাবার অর্ডার করে আকর্ষণীয় উপহার জিতে নেয়ার সুযোগ থাকছে ভোজনরসিকদের জন্য। ঢাকা চট্টগ্রাম খুলনা সিলেট সাভার কুমিল্লা রাজশাহী এবং নারায়ণগঞ্জের ফুডপান্ডা ব্যবহারকারীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন।প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে এবং পুরস্কার জিততে ফুডপান্ডার অ্যাপ ও ওয়েবসাইটে পেটুক অলিম্পিকস শিরোনামের অধীনে অংশ নেওয়া রেস্তোঁরাগুলোর পুল থেকে প্রতি সপ্তাহে ন্যূনতম আড়াই শ টাকা সমমূল্যর সর্বনিম্ন তিনটি অর্ডার দিতে হবে।প্রতি সপ্তাহে গোল্ড সিলভার এবং ব্রোঞ্জ এই তিনটি বিভাগে বিজয়ীদের বাছাই করা হবে এবং প্রতি বিজয়ীর জন্য রয়েছে আকর্ষণীয় উপহার।প্রতি সপ্তাহে গোল্ড বিভাগে শীর্ষস্থানীয় ৫ জন সর্বোচ্চ অর্ডার প্রদান করা গ্রাহকরা পাঁচটি স্মার্টফোন সিলভার বিভাগে দ্বিতীয় ৮ জন সর্বাধিক অর্ডার করা গ্রাহকরা আটটি স্মার্টওয়াচ এবং ব্রোঞ্জ বিভাগে তৃতীয় ১১ জন সর্বোচ্চ অর্ডারকারী গ্রাহকরা পাবেন ২ হাজার টাকা সমমূল্যর ফুডপ্যান্ডা ভাউচার।এছাড়াও একজন ভাগ্যবান গ্রাহকের জন্য প্রতিযোগিতার সময়সীমা শেষ হওয়ার পরে গ্র্যান্ড প্রাইজ হিসেবে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২১ আল্ট্রা ফাইভজি জেতার সুযোগ থাকছে।গ্র্যান্ড প্রাইজ বিজয়ী নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত রেস্তোঁরাগুলো থেকে পূর্বের উল্লিখিত ক্যাম্পেইন সময়কালের মধ্যে কোনও গ্রাহকের মোট অর্ডার বিবেচনায় নেয়া হবে। প্রতি সপ্তাহে ফুডপান্ডার ফেসবুক পেজে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হবে। এছাড়াও বিজয়ীদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করা হবে এবং ক্যাম্পেইন শেষ হওয়ার পরে বিজয়ীদের মাঝে উপহার বিতরণ করা হবে বলে জানান কর্তৃপক্ষ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1243.csv b/Bangla_fin_news_articles/1243.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..84f59387084de5a0127bf04f98cb47e3f03c2417 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1243.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1243,দেশে মাশরুম চাষের সম্ভাবনা বাড়ছে কৃষিমন্ত্রী,2021-06-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মাশরুমের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে ও সারা দেশে মাশরুমের চাষ সম্প্রসারণ করতে প্রকল্প গ্রহণের কাজ চলছে জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. মো আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন দেশে অর্থকরী ফসল মাশরুম চাষের সম্ভাবনা অনেক বেশি। এই সম্ভাবনাকে সর্বোচ্চ কাজে লাগাতে হবে। ইতোমধ্যে মাশরুমের উন্নত জাত ও চাষের প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হয়েছে।কৃষিমন্ত্রী রবিবার ৬ জুন সাভারে মাশরুম উন্নয়ন ইনস্টিটিউটে মাশরুম চাষি ও উদ্যোক্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। কৃষিমন্ত্রী বলেন বর্তমান সরকারের কৃষিবান্ধব নীতি ও নানান প্রণোদনার ফলে বিগত ১২ বছরে কৃষিতে বিস্ময়কর সাফল্য অর্জিত হয়েছে। দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। দেশে মাশরুমের সম্ভাবনা অনেক। এটির চাষ সম্প্রসারণ ও জনপ্রিয় করতে পারলে তা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখতে পারবে। মাশরুম উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের তথ্যানুসারে দেশে বর্তমানে প্রায় ৪০ হাজার মেট্রিক টন মাশরুম প্রতি বছর উৎপাদন হচ্ছে যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৮০০ কোটি টাকা। প্রায় দেড় লক্ষ মানুষ মাশরুম ও মাশরুমজাত পণ্য উৎপাদন ও বিপণন সংশ্লিষ্ট কাজে যুক্ত হয়েছেন। অন্যদিকে বিশ্বের অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ প্রায় সব দেশেই মাশরুম আমদানি করে থাকে । বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মাশরুম রপ্তানির অনেক সুযোগ রয়েছে। ....কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো আসাদুল্লাহ এর সভাপতিত্বে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো এনামুর রহমান কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্তি সচিব সম্প্রসারণ মো হাসানুজ্জামান কল্লোল সাভার উপজেলা চেয়ারম্যান মঞ্জরুল আলম রাজিব পৌর মেয়র আব্দুল গণি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। এছাড়া মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সারাদেশ থেকে মাশরুম চাষি ও উদ্যোক্তাদের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।মাশরুম উন্নয়ন ইনস্টিটিউট এ পর্যন্ত বিদেশ থেকে মাশরুমের ১৬২টি জাত দেশে এনেছে এবং সেগুলো দেশে চাষের উপযোগী প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। দেশের পাহাড়ি ও বনাঞ্চল থেকেও ১৪০ টি জাত সংগ্রহ করেছে। এছাড়া ইনস্টিটিউটে মান নিয়ন্ত্রণ ও মান নিশ্চিত করণে আধুনিক ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে। ল্যাবে মাশরুমের পুষ্টি ও ঔষধিগুণসহ ভিটামিন মিনারেল প্রভৃতি নির্ণয় করা হচ্ছে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1244.csv b/Bangla_fin_news_articles/1244.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7ef04e259e12edb40444274c7981c1829a5d5e95 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1244.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1244,জেসিআই ঢাকা ইস্টের সভা অনুষ্ঠিত,2021-06-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল জেসিআই ঢাকা ইস্ট চ্যাপ্টারের সাধারণ সদস্য সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি রাজধানীর বনানী ক্লাবে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।সভা পরিচালনা করেন জেসিআই ঢাকা ইস্টের প্রেসিডেন্ট এজাজ মোহাম্মাদ সাবেক লোকাল প্রেসিডেন্ট ও জেসিআই বাংলাদেশের ন্যাশনাল ডিরেক্টর ওয়াসিফ ওয়াহেদ এবং লোকাল সেক্রেটারি জেনারেল সালমা আক্তার।জেসিআই ত্রিুড়া মিশন ও ভিশন উপস্থাপনের মাধ্যমে শুরু হয় এই সাধারণ সদস্য সভা। এছাড়াও চ্যাপ্টারের মে মাস পর্যন্ত সম্পন্ন কার্যক্রমের বিবরণ খরচের হিসাব এবং পরবর্তী প্রজেক্ট ও কার্যক্রম সম্পর্কে সদস্যদের অভিহিত করা হয় এই সভায়।অনুষ্ঠানে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয় জেসিআই বাংলাদেশ ২০২১ সালের পাবলিক স্পিকিং চ্যাম্পিয়নশিপের বিজয়ী জেসিআই ঢাকার ইস্টের লোকাল ডিরেক্টর সানামা ফয়েজ ও জেসিআই বাংলাদেশ ২০২১ সালের ডিবেট চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালিস্ট টিমকে।অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেসিআই বাংলাদেশের ন্যাশনাল সেক্রেটারি জেনারেল রুমানা চৌধুরী ও ন্যাশনাল ভাইসপ্রেসিডেন্ট মাহমুদুন নবী । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1245.csv b/Bangla_fin_news_articles/1245.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3036e1367e0332069ea85f34a9138a67e756ecab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1245.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1245,পেঁয়াজের দাম কমলো কেজিতে ৮ টাকা,2021-06-06,দিনাজপুর অফিস,দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুরু হয়েছে। এতে করে হিলি খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে।শুক্রবার সকালে হিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে হিলি বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হওয়ার পর দাম কমেছে কেজিতে আট টাকা। বৃহস্পতিবার খুচরা বাজারে যে পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকায় শুক্রবার বিক্রি করা হচ্ছে ৪০ টাকা কেজি দরে। হিলি বাজারের পাইকারি পেঁয়াজ ব্যবসায়ী ফেরদৌস রহমান বলেন একমাস বন্ধ থাকার পর ইম্পোর্ট পারমিট আইপি পাওয়ায় আবারও ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হওয়াতে দাম কমেছে কেজিতে আট টাকা। তিনি আরও বলেন গত বুধবার ৪৭ থেকে ৪৮ টাকায় কিনে ৫০ টাকা কেজিতে পেঁয়াজ বিক্রি করেছি। আমরা আমদানিকারকদের কাছ থেকে শুক্রবার ৩৮ টাকায় কিনে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। এক সপ্তাহ পর পেঁয়াজের দাম আরও কমে আসবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1246.csv b/Bangla_fin_news_articles/1246.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f447bd10267a036650961c03bd97e0171e49cf52 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1246.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1246,বাজেট ঘোষণায় মহামারি পরিস্থিতিকে সঠিকভাবে নিরূপণ করা হয়নি,2021-06-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাজেটের অনেক জায়গায় অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের কথা বলা হলেও সামাজিক পুনরুদ্ধারের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে প্রতিফলিত হয়নি। করোনা মহামারির কারণে শিক্ষা স্বাস্থ্য সামাজিক সুরক্ষা দারিদ্র্য বৈষম্য ইত্যাদি সামাজিক বিষয় পুনরুদ্ধারের কথা বাজেটে আরো সুস্পষ্ট ও গুরুত্বসহকারে উল্লেখ করার প্রয়োজন ছিল। প্রস্তাবিত ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে এক বিশ্লেষণে সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং সানেম এ মন্তব্য করেছে।শনিবার ৬ জুনভার্চুয়াল পদ্ধতীতে বাজেটপরবর্তী এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে সানেম। এতে বক্তব্য দেন সানেমের নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান ও গবেষণা পরিচালক ড. সায়মা হক বিদিশা। ....ড. সেলিম রায়হান তার বক্তব্যে উল্লেখ করেন বাজেট ঘোষণায় মহামারি পরিস্থিতিকে সঠিকভাবে নিরূপণ করা হয়নি। এ ক্ষেত্রে বিপদ হচ্ছে নীতিনির্ধারণের ক্ষেত্রে একধরনের শৈথিল্য কাজ করে। নীতিনির্ধারকেরা যদি এরকম একটি সংকটের সময়ে মাঠ পর্যায়ের পরিস্থিতি সঠিকভাবে নিরূপণ না করেন তাহলে যথার্থ নীতি প্রণয়ন করা সম্ভব নয়। মহামারির কারণে সৃষ্ট সমস্যাগুলোকে সমাধান করার চেষ্টা করা হয়েছে এডহকভাবে সামগ্রিক কোনো পরিকল্পনার অধীনে নয়। বাজেট ঘোষণায় অগ্রাধিকার খাত সঠিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে এজন্য সানেমের পক্ষ থেকে অর্থমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন এই অগ্রাধিকারের খাতগুলোতে কীভাবে বাজেট বাস্তবায়িত হবে সেই রোডম্যাপ বাজেট ঘোষণায় অনুপস্থিত। শিক্ষা খাত করোনা মহামারির কারণে যে ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার উল্লেখ বাজেটে সঠিকভাবে করা হয়নি। বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী অনলাইন শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীদের মধ্যে নতুন বৈষম্য সৃষ্টি হচ্ছে। বিভিন্ন গবেষণায় শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়ার হার বৃদ্ধির ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে বাল্যবিবাহের হার বাড়ছে ইত্যাদি বিষয় মোকাবিলায় শিক্ষা খাতে সুনির্দিষ্ট কোনো পরিকল্পনা বাজেট ঘোষণায় নেই। ....তিনি বলেন আমাদের পুরোনো গরিবদের যে তালিকা সেটি ত্রুটিপূর্ণ অনেক গরিব মানুষ সেই তালিকায় নেই আবার অনেক সচ্ছল মানুষ সেখানে সামাজিক ভাতা পান। আর মহামারির কারণে নতুন করে যারা গরিব হয়েছেন তাদের কোনো তালিকাই সরকারের কাছে নেই। মহামারির সময়ে সরকারের যে প্রতিষ্ঠানগুলোর এই তালিকা প্রস্তুত করার কথা ছিল তারা সে দায়িত্ব পালন করতে ব্যর্থ হয়েছেন। এই গরিব জনগোষ্ঠী এই সংকটকালীন সময়ে কীভাবে সহায়তা পাবেন সে বিষয়ে বাজেটে একটি সুস্পষ্ট পরিকল্পনার প্রয়োজন ছিল। এই বাজেটে বিভিন্ন খাতে আমদানি প্রতিস্থাপক শুল্কের কথা বলা হয়েছে। এ ধরনের শুল্ক কিছু ক্ষেত্রে সহায়তা করলেও মোটাদাগে বলা যায় এ ধরনের পদক্ষেপ দেশীয় শিল্পকে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করবে না। অধিকন্তু বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বের হওয়ার প্রস্তুতিতেও এই পদক্ষেপ সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। ....ড. সায়মা হক বিদিশা তার আলোচনায় বলেন বাজেটে মোটামুটিভাবে গত বছরগুলোর একটা ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে এবং আমাদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে ফারাক রয়ে গেছে। এই বাজেট ব্যবসাবান্ধব। ব্যবসাবান্ধব বাজেটের ক্ষেত্রে সার্বিকভাবে অবশ্যই তার একটা ইতিবাচক দিক রয়েছে। একটা অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধারের সার্বিকভাবে প্রচেষ্টা আমরা দেখতে পাই। কিন্তু এখানে প্রশ্ন হচ্ছে যে ব্যবসাকে চাঙ্গা করতে প্রচেষ্টা নেওয়া হয়েছে সেটার সুবিধা সাধারণ জনগণ নিম্ন আয়ের মানুষ মধ্যবিত্তরা কতটা পাবে তা সুস্পষ্ট নয়। যে ছাড়গুলো দেওয়া হয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও মধ্যম আকারের প্রতিষ্ঠানগুলো কতটা সুবিধা পাবে তা সুস্পষ্ট নয়। তিনি বলেন বাজেটে সামগ্রিক পরিকল্পনার ঘাটতি আমরা দেখেছি। আমরা দেখেছি কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে কিছু ছাড় প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। ইলার্নিংয়ের ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছে ১০ লাখ মানুষকে আইটি খাতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কিন্তু এ বিষয়গুলো বাংলাদেশের শ্রমবাজারের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় খুবই ছোট ছোট উদ্যোগ। তিনি বলেন কর অব্যাহতি দেওয়া নিয়ে কিছু বিতর্ক রয়েছে। কর ও ব্যাংকিং খাতে যে সংস্কার দরকার রয়েছে সেগুলোকে কেন্দ্র করে একটা কর্মপরিকল্পনা দরকার ছিল।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1247.csv b/Bangla_fin_news_articles/1247.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b9907fb79ad610ecde4a7d058c2c0e287f24a9db --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1247.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1247,বাজেট মানবসম্পদ উন্নয়নের সবচেয়ে বড় খাত শিক্ষা,2021-06-05,মাছুম বিল্লাহ,বাংলাদেশসহ প্রায় সব উন্নয়নশীল দেশে বাজেটের সাধারণ কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে যেমনবাজেটের গন্ধ পাওয়ার আগেই নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়া যার ব্যতিক্রম এবারও হয়নি। তেলের দাম প্রতি লিটার ৯ থেকে ১১ টাকা এরই মধ্যে বেড়ে গেছে বেড়েছে চালের দাম আলুপেঁয়াজের দাম। মাঠ পর্যায় থেকে নীতিনির্ধারণী পর্যায় পর্যন্ত সরকারের যারা সরাসরি উপকারভোগী তারা বাজেট ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে মিছিল বের করেন সব মিডিয়াতে প্রচার করতে থাকবেন মাসের পর মাস যে এটি জনকল্যাণমুখী বাজেট এটি সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাজেট ইত্যাদি। কিন্তু বাস্তবতা হলো দুটো জায়গায় জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দুটি বিষয় সংযোজন করা হয়। তার একটি হচ্ছেকয়েকটি খাতের টাকা একত্র করে বলা হয় যে শিক্ষা খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ। দ্বিতীয়টি হচ্ছে অমুক অমুক আইটেমের দাম কমবে। বাজেটের পর কোনো জিনিসের দাম কোনো দিন কমেনি। যেসব পণ্যের দাম কমবে ....করোনার টাইফয়েডে দেশ ধুঁকছে। সেই টাইফয়েডে সজোরে কাঁপছে দেশের শিক্ষব্যবস্থা। ১০ লাখের বেশি শিক্ষককর্মচারীর বেতনভাতা বন্ধ আছে। অনেকে বেকার হয়ে গেছেন এবং অনেকে সামাজিক মর্যাদার সঙ্গে সামঞ্জস্যহীন পেশায় নিযুক্ত হয়েছেন। বেসরকারি কলেজ মেডিকেল কলেজ ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর কর আরোপ করা হয়েছে। তাদের আয়ের ১৫ শতাংশ কর দিতে হবে। বেসরকারি উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। যেমন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৪৮ এভাবে যত্রতত্র এবং রাজনৈতিক বিবেচনায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি এতে না বাড়ে শিক্ষার মান না হয় শিক্ষার কোনো কাজে লাগে। সেখানে মানহীন বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করে রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ও রাঘববোয়ালদের দুর্নীতির সুযোগ করে দেওয়ার পরিবর্তে সব ক্ষেত্রে মান যাতে অর্জিত হয় সেজন্য অত্যাধুনিক মূল্যায়ন পদ্ধতি এবং শিক্ষাদান পদ্ধতি প্রচলন করার জন্য বাজেট প্রয়োজন। সেটির কোনো উল্লেখ আমরা এই বাজেটে দেখতে পেলাম না বরং বেসরকারি উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কর নেওয়ার একটি ঘোষণা দেখলাম। এ তো শিক্ষার মান বাদ দিয়ে বাণিজ্যিকরণের কৌশল ইংরেজি মাতৃভাষা হওয়া সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি শেখার ক্ষেত্রে বেশ গুরুত্ব দেওয়া হয় এবং সঙ্গে সঙ্গে চীন জাপান কোরিয়াতেও ইংরেজির দক্ষতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে বেশ গুরুত্ব প্রদান করা হয় যদিও এই দেশগুলো প্রায় পুরোপুরি স্বাবলম্বী। আর আমরা প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই বহির্বিশ্বের ওপর নির্ভরশীল তাই আন্তর্জাতিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে একটি বিদেশি ভাষা কার্যকরভাবে শেখানোর ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। আমরা আমাদের মাতৃভাষা অবশ্যই সঠিকভাবে শেখাব সঙ্গে সঙ্গে ইংরেজির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে এজন্য যে এটি আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের একটি বড় হাতিয়ার। আমাদের দেশের যেসব অদক্ষ শ্রমিক মধ্যপ্রাচ্যসহ অন্যান্য দেশে কাজ করেন তাদের বৈদেশিক ভাষা শেখানোর প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতেই হবে এখানে গোঁজামিল দেওয়া কিংবা এটিকে এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। আমরা বাধ্যতামূলক বিষয় হিসেবে প্রথম শ্রেণি থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত ইংরেজি পড়াচ্ছি যেটি একেবারেই ট্র্যাডিশনাল। শিক্ষার্থীরা এতে ভাষা শিখছে না পরীক্ষায় যেভাবে পাশ করতে হবে তারা সেভাবে একটি বিষয়ের মতো ইংরেজি পড়ছে যা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন আর উচ্চশিক্ষা গ্রহণএর কোনোটিতেই কাজে লাগছে না। এটি যদি সরকারের একার পক্ষে সম্ভব না হয় তাহলে বেসরকারি পর্যায়ে পাবলিক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মাধ্যমে কীভাবে তা সম্ভব সেজন্য একটি জাতীয় কমিটি গঠন করা প্রয়োজন। বেসরকারি কলেজবিশ্ববিদ্যালয়কে ভ্যাট দিতে হবে ....২০২১২২ অর্থবছরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষায় ২৬ হাজার ৩১১ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে যা গত বছর ছিল ২৪ হাজার ৯৩৭ কোটি টাকা। মাধ্যমিকে ৩৬ হাজার ৪৮ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে যা ছিল ৩৩ হাজার ১১৮ কোটি টাকা। কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষায় ৯ হাজার ১৫৪ কোটি টাকা এবং গত বছর এটি ছিল ৮ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় উন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ২২ কোটি টাকা বাকিটা অপারেটিং ব্যয় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগে উন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪ হাজার ৩২০ কোটি টাকা বাকিটা অপারেটিং ব্যয়। কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষায় উন্নয়ন ব্যয় বাবদ ২ হাজার ৩১০ কোটি টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে বাকিটা অপারেটিং ব্যয়। শিক্ষা খাতে প্রতি বছর বরাদ্দের দুইতৃতীয়াংশ ব্যয় হয় শিক্ষককর্মচারীদের বেতনভাতা প্রদানে। এটি তো অবশ্যই করতে হবে। শিক্ষককর্মচারীরা বেতন না পেলে তারা কীভাবে শিক্ষাদানের মতো মহৎ কাজে নিজেদের মনোনিবেশ করবেন এখন শিক্ষার উন্নয়নে যেসব খাত আসে সেগুলো হচ্ছেশিক্ষকদের পেশাগত উন্নয়নের জন্য বিষয়ভিত্তিক পেডাগজিকেল এবং ব্যবস্থাপনাবিষয়ক প্রশিক্ষণ। এখন প্রশিক্ষণ হচ্ছে বছরের পর বছর যুগের পর যুগ। প্রশিক্ষণ দিচ্ছে টিচার্স ট্রেনিং কলেজগুলো নায়েম এবং সরকারের বিভিন্ন প্রজেক্টসহ কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রশিক্ষণে বাজেট আছে খরচ করো। কী কাজে লাগল বা না লাগল কার প্রশিক্ষণ প্রয়োজন কীভাবে তাদের বাছাই করতে হবে এগুলো কিছুই দেখা হয় না। শুধু বাজেট আছে খরচ কর। তার পরও শিক্ষার বাজেট থেকে যায়। বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে কলেজশিক্ষকদের এবং বিসিএস ননক্যাডার এবং সাধারণ পরীক্ষার মাধ্যমে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। তারা যখন শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করেন তারা কিন্তু শিক্ষার্থীই একজন শিক্ষক হিসেবে তাদের জানা প্রয়োজন শিক্ষকশিক্ষার্থী সম্পর্ক এই আধুনিক যুগে কেমন হওয়া প্রয়োজন কোন বিষয় কীভাবে পড়াতে হবে শ্রেণিকক্ষ ব্যবস্থাপনা কেমন হবে দুরন্ত শিক্ষার্থীদের কীভাবে ম্যানেজ করতে হবে ইত্যাদি বিষয়ের ওপর প্রশিক্ষণ না দিয়ে তাদের সরাসরি শ্রেণিকক্ষে পাঠানো হয়। বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ যাতে যথাসময়ে সম্পন্ন হয় এখানে যাতে বাজেট ঘাটতি না থাকে সে বিষয়টির উল্লেখ থাকতে হবে। আমরা জানি যে হাজার হাজার শিক্ষক আছেন যাদের কোনো বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ হয়নি। আবার অনেক শিক্ষক অবসরে যাচ্ছেন তাদেরও প্রশিক্ষণে ডাকা হয়। আবার প্রশিক্ষণ শুধু প্রতিষ্ঠানে টিটিসি বা নায়েমে ডেকেই দিতে হবে সেটিও নয় কারণ শিক্ষকগণ প্রশিক্ষণকেন্দ্রে এসে যে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন তাদের শ্রেণিকক্ষগুলোর অবস্থা সেখান থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। ফলে অধিকাংশ প্রশিক্ষণই কাজে লাগে না। প্রস্তাবিত বাজেটে কোন খাতে কত বরাদ্দ ....করোনার কারণে বাল্যবিবাহ ও ঝরে পড়ার প্রবণতা বাড়ছে। শিশুশ্রমও বাড়ছে। শিক্ষায় চলমান এই বিপর্যয় রোধকল্পে শিক্ষা খাতে মোট বাজেটের অন্তত ১৫ শতাংশ বরাদ্দ রাখা আবশ্যক। উপরন্তু ইউনেসকো গঠিত দেলরস কমিশন প্রতিবেদনে উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রাপ্ত মোট বৈদেশিক সহায়তার ২৫ শতাংশ অর্থ শিক্ষা খাতে ব্যয় করার জন্য যে সুপারিশ আছে বাংলাদেশের তা মেনে চলা উচিত। আগামী দুইতিন বছরমেয়াদি একটি শিক্ষা পুনরুদ্ধার কর্মসূচি প্রণয়ন করা প্রয়োজন। এ লক্ষ্যে কোভিড১৯এর ফলে শিক্ষার্থীরা যে ক্ষতির মুখে পড়েছে তা পুষিয়ে নেওয়ার জন্য নানামুখী উদ্যোগ নিতে হবে। কিন্তু শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ১১১২ শতাংশ এবং মোট দেশজ উৎপাদনের ২ শতাংশের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে মাথাপিছু বার্ষিক বিনিয়োগের পরিমাণ বাংলাদেশে ৫ ডলার শ্রীলঙ্কায় ১০ ডলার ভারতে ১৪ ডলার মালয়েশিয়াতে ১৫০ ডলার ও দক্ষিণ কোরিয়ায় ১৬০ ডলার। শিক্ষকশিক্ষার্থী অনুপাত একটি যুক্তিযুক্ত সীমার মধ্যে রাখা প্রয়োজন যা প্রাথমিক স্তরের জন্য ১ ৩০ নিম্নমাধ্যমিক মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের জন্য ১ ৪০ এবং উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে ১ ২৫এর বেশি নয়। এসব বিষয়ের প্রতিফলন বাজেটে ঘটেনি। তবে এমপিও কাঠামোর মধ্য না থাকা বেসরকারি স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসা এবং ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকদের জন্য ২০০ কোটি টাকার বরাদ্দ রাখা হয়েছে। আর সংশোধিত ২০২০২০২১ বাজেটে অবসরে যাওয়া বেসরকারি শিক্ষকদের জন্য ৪০ কোটি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল ও ভবন মেরামত ও সংস্কার খাতে ৫০ কোটি টাকার বরাদ্দ রাখা হয়েছে। প্রয়োজনের তুলনায় এসব অঙ্ক যদিও অপ্রতুল তার পরও ভালো পদক্ষেপ বলতে হবে। বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে নতুন এমপিওর বাজেট রাখা হয়েছে। এটি করতে হবে কারণ এতে দেশের সম্পদের একটা ভারসাম্য রক্ষিত হয় দারিদ্র্য দূরীকরণ হয়। এখানে গ্রামীণ শিক্ষিত বেকারদের চাকরি হয় গ্রামীণ অর্ধসচ্ছল ও অসচ্ছল পরিবারের ছেলেমেয়েরা লেখাপড়ার সুযোগ পায়। মহামারি মোকাবিলায় জরুরি প্রয়োজনে ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ ....সরকারি দপ্তরগুলোর স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা এবং দক্ষতার বিষয় বাজেট বক্তৃতায়ই সঠিকভাবে উল্লেখ করা প্রয়োজন যা করা হয় না এবারও হয়নি। কোন সময়ের মধ্যে এবং কীভাবে দেশের নাগরিকগণ সরকারি অফিসে সেবা পাবেন। অফিস আছে বড় বড় ভবন আছে দপ্তর আছেনেই সেবা। সরকারি কর্মকর্তাকর্মচারীরা মনে করেন তারা সরকারের কাজ করেন অর্থাত্ উপরের নির্দেশ যেভাবে আসবে সেভাবে কাজ করবেন আর সেই সেবাপ্রত্যাশীদের অবস্থা দিন দিন খারাপ হচ্ছে। বাজেট যতই বাড়ানো হোক দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজে আসছে না। আসবে কীভাবে এই অর্থ যারা ব্যয় করবেন তাদের অবশ্যপালনীয় একটি জনকল্যাণমুখী নির্দেশনা থাকতে হয় এবং সেটি আবার জনগণের জানার সুযোগ করে দিতে হয় তা না হলে সেবাগ্রহণকারী ও সেবাদানকারীদের মধ্যে এক বিশাল গ্যাপ তৈরি হয়। কর্মকর্তাকর্মচারীরা নির্দিষ্ট সময়ের দুই তিন ঘণ্টা পরেও কাউকে অফিসে পাওয়া যায় না অফিসে এলেও তারা নিজেদের মিটিং নিয়ে ব্যস্ত। যাদের সেবা প্রদান করার কথা তার চেয়ে উপরস্থদের খুশি করা নিয়ে সবাই ব্যস্ত অর্থাৎ নিজেরা নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত। সেবা প্রদান করবেন কখন কে দেখবে এগুলো আমরা দেখে প্রত্যক্ষ করে দুচার লাইন পত্রিকায় লিখতে পারি তাতে তাদের যে কিছু আসে যায় না বা তাদের কিছু হবে না তা তারাও জানে আর এজন্যই সর্বত্রই চলছে গাছাড়া ভাব।লেখক প্রেসিডেন্ট ইংলিশ টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ইট্যাবইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1248.csv b/Bangla_fin_news_articles/1248.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9a903d6520b3eaf0f625cdb316b7bc4c005a3be5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1248.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1248,নির্ধারিত দামে নেই সয়াবিন অস্থিরতা পেঁয়াজেও,2021-06-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েও ভোজ্য তেলের বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। নির্ধারিত দামে রাজধানীর বাজারে এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ও পাম সুপার বিক্রি হচ্ছে না।শুক্রবার ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট পেশের পরের দিন রাজধানীর কাওরান বাজার শান্তিনগর ও মালিবাগ বাজারে খোঁজ নিয়ে এ তথ্য জানা যায়। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশও টিসিবি তাদের দৈনন্দিন বাজারদরের প্রতিবেদনে নির্ধারিত দরে বোতলজাত সয়াবিন ও পাম সুপার বিক্রি না হওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেছে। তাহলে দর বেঁধে দিয়ে কী লাভএমন প্রশ্ন তুলেছেন ভোক্তারা।গতকাল বাজারে এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন কোম্পানি ভেদে ১৪৫ থেকে ১৬০ টাকা পাঁচ লিটারের বোতল ৬৫০ থেকে ৭২০ টাকা খোলা সয়াবিনের লিটার ১২৫ থেকে ১৩০ টাকা ও পাম সুপার ১১৪ থেকে ১১৬ টাকায় বিক্রি হয়। কিন্তু এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন সর্বোচ্চ ১৫৩ টাকা ও পাম সুপার ১১২ টাকা লিটার বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তবে পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিনের বেঁধে দেওয়া দর ৭২৮ টাকার কমে বাজারে বিক্রি হতে দেখা গেছে। গত ২৭ মে ভোজ্য তেলের নতুন এই দর নির্ধারণ করা হয়। যদিও তেল পরিশোধন ও বিপণনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন এক বিজ্ঞপ্তিতে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলে ৯ টাকা বাড়ানো হয়েছে বললেও আসলে তারা বাড়ায় ১২ টাকা। কারণ এর আগে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের নির্ধারিত দর ছিল ১৪১ টাকা। লিটারে ৯ টাকা বাড়ালে হয় ১৫০ টাকা। কিন্তু নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয় ১৫৩ টাকা।দাম বাড়ানোর আগে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক প্রস্তাবে ব্যবসায়ীদের অ্যাসোসিয়েশনটি জানায় দেশে চাহিদার ৯৫ শতাংশ ভোজ্য তেল বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়। আর আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলের দাম ঊর্ধ্বমুখী। কিন্তু সে হিসেবে দেশে সয়াবিন তেলের দাম তুলনামূলক কম বেড়েছে। রাজধানীতে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম ....অস্থির পেঁয়াজের বাজার এদিকে সয়াবিনের পাশাপাশি পেঁয়াজের বাজারও হঠাত্ করে অস্থির হয়ে উঠেছে। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি পেঁয়াজে ১০ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। ব্যবসায়ীরা বলেছেন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি গত ২৯ এপ্রিল শেষ হয়েছে। এরপর নতুন করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পাওয়া যায়নি। এর প্রভাব পড়েছে দেশের পেঁয়াজের বাজারে।গতকাল খুচরাবাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৫০ থেকে ৬০ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। কিন্তু এক সপ্তাহ আগেও তা ছিল যথাক্রমে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা ও ৩৫ থেকে ৪৫ টাকা। রাজধানীর অন্যতম পাইকারি বাজার কাওরান বাজারে গতকাল এক পাল্লা পাঁচ কেজি দেশি পেঁয়াজ ২৬০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। এ বাজারের পেঁয়াজ বিক্রেতা মো. রহমান বলেন বাজারে আমদানিকৃত পেঁয়াজের সরবরাহ কম। এ জন্য দাম বাড়তি। তিনি বলেন ভারত থেকে নতুন করে পেঁয়াজ আসছে না। পেঁয়াজ আসা শুরু হলেই দাম কমে যাবে। বেড়েছে ডিম ও ময়দার দাম দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে ডিম ও ময়দাও। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি হালি ফার্মের ডিমে দুই টাকা বেড়ে ৩২ থেকে ৩৩ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ময়দার কেজিতে বেড়েছে দুই থেকে চার টাকা। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি খোলা ময়দায় চার টাকা বেড়ে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা ও প্যাকেট ময়দায় দুই টাকা বেড়ে ৪২ থেকে ৪৬ টাকা বিক্রি হতে দেখা গেছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1249.csv b/Bangla_fin_news_articles/1249.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b2ede736125201bec70d6673094808d59492dbca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1249.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1249,করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে দুর্দশা বেড়েছে এসএমই খাতে,2021-06-05,আলি জামান,করোনাউত্তর দেশের বৃহৎ শিল্পব্যবসাগুলোর রমরমা অবস্থা হয়েছে। এর বিপরীতে ক্ষুদ্র শিল্পব্যবসাগুলো প্রায় ধসে পড়েছে। এই অবস্থা কাটাতে ২০২১২২ সালের বাজেটে দেশের ক্ষুদ্র মাঝারি শিল্পব্যবসাগুলোর অস্তিত্ব রক্ষায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সরকারের উচ্চমহল থেকে অঙ্গীকারের কথা শোনা যাচ্ছে। তবে এসএমইগুলোর জন্য কী করবেন তারা তা অবশ্য স্পষ্ট করে কেউ বলছে না। এমতাবস্থায় নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো নেওয়ার জন্য সুপারিশ করছি।১ ২০২০ সালে দেশে কোভিড সংক্রমণ শুরুর পর ব্যবসাবাণিজ্য স্থবির হয়ে পড়ে। করোনাকালে বৃহৎ শিল্পব্যবসাগুলো সচল এবং লাভজনক থাকলেও ক্ষুদ্র শিল্পব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ব্যবসা বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়। ফলে সেগুলো মুখ থুবড়ে পড়ে। এই সময় সরকার বৃহৎ শিল্পব্যবসাগুলোর জন্য ৩০ হাজার কোটি গার্মেন্ট সেক্টরের জন্য ৫ হাজার কোটি টাকা এবং ক্ষুদ্রমাঝারি শিল্পব্যবসাগুলোর জন্য ২০ হাজার কোটি টাকা সহজ শর্তে ঋণ প্রদানের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে। এর পর বৃহত্ এবং গার্মেন্ট শিল্পের জন্য ঘোষিত প্যাকেজের প্রায় শতভাগ অর্থছাড় হলেও এ পর্যন্ত ক্ষুদ্রমাঝারি খাতে ঘোষিত অর্থের মাত্র ২৬ ভাগ অর্থ ব্যাংকগুলো ঋণ হিসেবে প্রদান করেছে। এর মধ্যে আবার শুভংকরের ফাঁকিও আছে। ক্ষুদ্রমাঝারি খাতের বরাদ্দ অর্থের সিংহভাগ নিয়েছে বৃহত্ শিল্পগুলোর সাবসিডিয়ারিগুলো। তাছাড়া শর্তের জটিলতায় ফেলে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র শিল্পব্যবসাগুলোকে ব্যাংক আর আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ ঋণ প্রদানে অনীহা দেখিয়ে যাচ্ছে। . ........এবারে দ্বিতীয়বার কোভিডের ধাক্কায় ক্ষুদ্রমাঝারি শিল্পব্যবসাগুলোর অবস্থা আরো শোচনীয় অবস্থায় পড়েছে। তাদের মধ্যকার সিংহভাগের ব্যবসা বন্ধ হবার উপক্রম হয়েছে। ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের অবণ্টিত অবশিষ্টাংশ যাতে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র শিল্পব্যবসাগুলো পায় তার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক। ২ পাইকারি খুচরা ব্যবসায় ধার্যকৃত ট্রেড ভ্যাট আদৌ ভ্যাট নয়। এইটা একপ্রকার সেলস ট্যাক্স বলা যায়। অথচ ভ্যাট প্রথা প্রবর্তনের সময় সুস্পষ্টভাবে ঘোষণা করা হয়েছিলো যে বিদ্যমান সেলস ট্যাক্স আর আবগারি শুল্ক উঠিয়ে দিয়ে ভ্যাট নামের এই আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রচলন করা হইল। করোনার কারণে দেশের ক্ষুদ্র শিল্পব্যবসাগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাইকারিখুচরা ব্যবসা হয়েছে বিপর্যস্ত। তাছাড়া জনসাধারণের ক্রয়ক্ষমতা অস্বাভাবিক কমে গেছে। উত্পাদন অথবা আমদানির পর সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্টের কারণে প্রতিটি পণ্য কয়েক হাত বদল হয়ে ক্রেতা ভোক্তাদের কাছে পৌঁছায়। ট্রেড ভ্যাটের কারণে ঐসব পণ্যগুলোর দাম অনেক বেড়ে যাবে। পণ্যগুলো জনসাধারণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে। এসব কারণে পাইকারি খুচরা ব্যবসার ওপর আরোপিত ভ্যাটের চাপে ট্রেডিং খাত আরো বিপর্যস্ত হবে। সে মতে আগামী দুই বছরের জন্য এই খাতে যাতে ভ্যাট আদায় বন্ধ রাখা হয় তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। . ........৩ করোনার পর দেশের ক্ষুদ্রমাঝারি শিল্পগুলো এখন একটা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। মন্দা অবস্থা ছাড়াও অসম প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে অনেক ক্ষুদ্র শিল্প বন্ধ হয়ে গেছে। আরো অনেক বন্ধ হবার পথে। আমাদের দেশে একটি প্রতিযোগিতা আইন২০১২ চালু থাকলেও তার কোনো প্রয়োগ নেই। এর সুযোগ নিয়ে বড় বড় শিল্পগুলো প্লাস্টিকের বদনামগ পাউরুটিবনরুটি মায়চানাচুরঝালমুড়িও উৎপাদন বিপণন করছে। ভারতসহ অনেক দেশে এরূপ কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আমাদের দেশেও অবিলম্বে এ পদক্ষেপ গ্রহণ করা আবশ্যক।দেশের ক্ষুদ্র শিল্পব্যবসার অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদে প্রতিযোগিতা আইনের পূর্ণ বাস্তবায়নসহ বৃহত্ শিল্পগোষ্ঠীগুলোর এহেন পণ্যসমূহের উৎপাদনবিপণন বন্ধ করতে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।লেখক সভাপতি এসএমই ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1250.csv b/Bangla_fin_news_articles/1250.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8ecac7c2031b9b820736baf9bbc14e906ded5e71 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1250.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1250,সঠিক পরিকল্পনায় বাজেট ঘাটতি সমাধান করা হবে পরিকল্পনামন্ত্রী,2021-06-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন বাজেটে ঘাটতির বিষয়টি ভবিষ্যতের ব্যাপার। সঠিক পরিকল্পনায় বাজেট ঘাটতি সমাধান করা হবে। তারপরও কিছু কিছু মানুষের প্রশ্ন থাকে। আমি বলব গত কয়েক বছরে আমাদের সরকারের কার্যক্রম লক্ষ্য করলেই বোঝা যায় আমাদের সক্ষমতা আছে।শুক্রবার ৪ জুন প্রস্তাবিত বাজেট পরবর্তী ভার্চুয়ালসংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী এসব কথা বলেন।এসময় প্রস্তাবিত বাজেট পরবর্তী ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক জাতীয় রাজস্ব র্বোড এনবিআর চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ....এম এ মান্নান বলেন বাজেট ঘাটতির বিষয় নতুন কিছু নয়। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাজেটে ঘাটতি হবেই। বাজেটে ঘাটতির বিষয়টি ভবিষ্যতের ব্যাপার। সঠিক পরিকল্পনায় বাজেট ঘাটতি সমাধান করা হবে। তারপরও কিছু কিছু মানুষের প্রশ্ন থাকে। আমি বলব গত কয়েক বছরে আমাদের সরকারের কার্যক্রম লক্ষ্য করলেই বোঝা যায় আমাদের সক্ষমতা আছে। তিনি বলেন গত কয়েক বছরে আমরা সফলতার সঙ্গে বাজেট দিয়েছি এবং বাধাবিপত্তি মোকাবিলা করেছি। আমাদের এমন কোনো ভয়ের বিষয় নেই যে আমরা বাজেট দিয়ে বাস্তবায়ন করতে পারব না। আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাজেট দিয়েছি। ....মন্ত্রী বলেন অর্থের যোগান দিতেও কোনো সমস্যা হওয়ার কথা না। কারণ আমাদের ঋণ পরিশোধ করার ভালো রেকর্ড আছে। আমরা সময়মতো ঋণের টাকা পরিশোধ করে যাচ্ছি। সার্বিকভাবে ইতিবাচক দেখি বলেই উন্নয়নের সব সূচক ধরে রাখতে পেরেছি। জিডিপি মাথাপিছু আয়সহ সবকিছু ভালো অবস্থানে রয়েছে। সুতরাং আমি কোনভাবেই ভয় পাচ্ছি না। ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1251.csv b/Bangla_fin_news_articles/1251.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..17484551cdb0920af3a8991e4e25638d3f0c3935 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1251.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1251,বাজারে এলো পুষ্টি মধু,2021-06-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চার ধরনের মধু নিয়ে যাত্রা শুরু করল নতুন ব্র্যান্ড পুষ্টি মধু। এখন থেকে বাজারে সরিষা ফুলের মধু লিচু ফুলের মধু কালোজিরা মধু এবং সুন্দরবনের মধু পাওয়া যাচ্ছে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানান পুষ্টি মধু কর্তৃপক্ষ।রাজধানীতে সম্প্রতি অনাড়ম্বরপূর্ণ আয়োজনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্র্যান্ডটি উন্মোক্ত করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টিকে গ্রুপের পরিচালক সেলস এন্ড মার্কেটিং মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক।অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন টিকে গ্রুপের সিএও আলমাস রাইসুল গনি জেনারেল মেনেজার প্লান্ট তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী জেনারেল মেনেজার সেলস কনজ্যুমার ডিভিশন আলম চৌধুরী এজিএম কনজ্যুমার ডিভিশন শফিকুল ইসলামসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকর্মচারীগণ।উদ্বোধননী অনুষ্ঠানে মোফাচ্ছেল হক বলেন সাধারন মানুষের সুস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে পুষ্টি সবসময় বিভিন্ন রকমের গুণগত মান সম্পন্ন পন্য উৎপাদন ও বাজারজাত করে আসছে। পুষ্টি মধু এরই একটি অংশ। পুষ্টি মধুর উন্নত গুণাবলি এবং প্রাকৃতিক স্বাদ ক্রেতা সাধারণের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1252.csv b/Bangla_fin_news_articles/1252.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5c9169bb3cfb629b081b55eca67125947f04f966 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1252.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1252,বাজেট ঘাটতির অর্থ আসা নিয়ে সিপিডির শঙ্কা,2021-06-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রস্তাবিত ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেটে অনুদান বাদ দিলে ঘাটতির পরিমাণ ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। যা জিডিপির ৬ দশমিক ২ শতাংশ। বিশাল এ ঘাটতির অর্থ সংস্থান নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ সিপিডি।আজ শুক্রবার রাজধানীর একটি হোটেলে প্রস্তাবিত ২০২১২০২২ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে সিপিডির পর্যালোচনায় এ আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়। এসময় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা।ফাহমিদা খাতুন বলেন বাজেট ঘাটতির অর্থ কোথা থেকে আসবে সেটা বড় প্রশ্ন। বাজেট ঘাটতি জিডিপির ৬ দশমিক ২ শতাংশ ধরা হয়েছে। বৈদেশিক উৎস থেকে বাজেট ঘাটতি পূরণের বিষয়টি ইতিবাচক দিক। এটা আকাঙ্ক্ষিত। তবে ২০২০২০২১ অর্থবছরের ১০ মাসের গতিপ্রকৃতি পর্যালোচনা করে পুরো অর্থবছর কেমন হতে যাচ্ছে সে বিষয়টি মাথায় রেখে ২০২১২০২২ অর্থবছরে সামষ্টিক অর্থনীতির ক্ষেত্রে গতিপ্রকৃতি ঠিক করা হয়নি। আমরা এখানে দুর্বল অবস্থায় রয়েছি।তিনি আরও উল্লেখ করেন রাজস্ব আহরণের বিষয়ে বাজেটে বলা হয়েছে আগামী অর্থবছরে চলতি সংশোধিত বাজেটের তুলনায় রাজস্ব আহরণ ১০ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। ঘাটতি বাজেটের অর্থায়ন রাজস্ব আদায়ের মাধ্যমে কতটুকু সম্ভব হবে সে বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ আছে। তবে সিপিডি পর্যালোচনায় দেখতে পায় রাজস্ব আহরণ ৩০ দশমিক ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করা সম্ভব। বাজেটে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৯ দশমিক ৬ শতাংশ। বলা হচ্ছে রাজস্ব আদায়ের মাধ্যমে ঘাটতি পূরণ করা হবে। ব্যয় ঠিক করে আয়ের চিন্তাধারা থেকে এনবিআরের ওপর রাজস্ব আদায়ের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হয়। যা আসলে অর্জন করা সম্ভব হয় না।এর আগে বৃহস্পতিবার ৩ জুন বিকেলে সিপিডির ফেসবুক পেজে ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় সিপিডি জানায় প্রস্তাবিত এ বাজেট দুর্বল এবং এটি বাস্তবায়নে সামনে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে। প্রতিক্রিয়া ফাহমিদা খাতুন বলেন জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ২০ শতাংশের কথা বলা হয়েছে। এখানে বলা হচ্ছে ২০২০২১ অর্থবছরের প্রবৃদ্ধির দেখানো হয়েছে ৬ দশমিক ১০ শতাংশ। এটা আমরা বলছি অর্থনীতির অন্যান্য যেসব সূচক দেখা যাচ্ছে সেই সূচকের প্রেক্ষিতে এটা একটু বেশি। এটা বাস্তবায়নের সম্ভাবনা খুব কম। সেটা যেহেতু আরও কম হবে সেই লো বেঞ্চমার্ক থেকে এই যে ৭ শতাংশের ওপরে প্রবৃদ্ধি হবে এটা আসলে বাস্তবোচিত না এবং পূরণ হবে না। প্রস্তাবিত এ বাজেট দুর্বল সিপিডি ....ফাহমিদা খাতুন আরও বলেন এর প্রেক্ষিতে সামষ্টিক যে কাঠামো অর্থাৎ এখানে রাজস্ব আয় ব্যয় এবং বিনিয়োগ ইত্যাদির যে কাঠামো দেওয়া হয়েছে তা বাস্তবসম্মত হয়নি বলে আমরা মনে করছি। রাজস্ব কাঠামোতে বড় ধরনের তেমন পরিবর্তন নেই। প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৩০ শতাংশ বাড়াতে হবে। এটাও অনেকটা বেশি।তিনি বলেন করোনা মোকাবিলা এবং করোনা থেকে ফিরে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করার জন্য যে বাজেট প্রয়োজন ছিল সেটা আমরা লক্ষ্য করিনি। সামগ্রিকভাবে আমাদের কাছে মনে হয়েছে করোনাকালীন এই বাজেট দুর্বল অনুমিত এবং বাস্তবায়নের সীমাবদ্ধতা আমাদেরকে চ্যালেঞ্জের মধ্যে ফেলবে। সিপিডির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন আয়করের সীমা ওপরের দিকে বাড়ানো হয়নি। একইভাবে নিচের দিকের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। এর ফলে কর ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠিত হয়নি। নিচের দিকে আয়করের সীমা আর একটু বাড়ালে ভোগ ব্যয় বাড়তো। তা বিনিয়োগে সহায়তা করতে পারতো। অর্থাৎ পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে পারতো।তিনি বলেন সরকারি ব্যয়ের বর্ধিত যে বরাদ্দ এখানে দেখা যাচ্ছে প্রায় একতৃতীয়াংশ জনপ্রশাসনে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। পাবলিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও একটা বর্ধিত বরাদ্দ দেখা যাচ্ছে। খাতওয়ারি বিষয়ের মধ্যে সবার আগে আসে স্বাস্থ্যখাত। স্বাস্থ্যখাতের মূল বিষয় এখন টিকাদান। করোনা কতদিন থাকবে কেউ জানে না। করোনা থেকে মুক্তি না পেলে অর্থনীতিতে চাঞ্চল্য ফিরে আসবে না। সেজন্য টিকাদান কর্মসূচি সবার জন্য যারা যোগ্য সবাইকে টিকা দিতে হবে।ফাহমিদা বলেন টিকাদানের জন্য বাজেটে ১০ হাজার কোটি টাকা রাখা হয়েছে। এটা পর্যাপ্ত নয়। বাজেটে স্বাস্থ্যখাতের বরাদ্দ গত বছরের মতোই রাখা হয়েছে। ২০২০২১ অর্থবছরে স্বাস্থ্যখাতের বরাদ্দ জিডিপির দশমকি ৮৩ শতাংশ ছিল। এ বছরেও দশমিক ৮৩ শতাংশ রয়েছে। তিনি বলেন সামাজিক নিরাপত্তা খাতে আমরা দেখছি সেখানে সামান্য কিছু ভাতা ও বরাদ্দ বেড়েছে। কিন্তু সেখানে আগের মতোই সরকারি কর্মচারীদের পেনশন রয়েছে। এখানে পেনশন যতটা বেড়েছে সামাজিক নিরাপত্তার আসল যে অংশ সেখানে নিট ততোটা বাড়েনি। সুতরাং এখানে বরাদ্দ আরও বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।সিপিডির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন বাজেট অর্থায়নের ক্ষেত্রে কয়েকটা কাঠামোগত পরিবর্তন দেখানো হয়েছে। বিদেশি ঋণের কথা বলা হয়েছে। এটা ভালো হয়েছে। রাজস্ব আহরণের ক্ষেত্রে যেসব নীতিমালা করা হয়েছে সেখানে ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে নয় প্রতিষ্ঠানকে লক্ষ্য করে করা হয়েছে। এটা ইতিবাচক। একইসঙ্গে এসএমইকে স্বল্পসুদে ঋণ দেওয়া হবে এটাকে আমরা সমর্থন করছি।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1253.csv b/Bangla_fin_news_articles/1253.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3a6b9fcb666d7f9c87b4c7256abb32de5d390ff8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1253.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1253,রাজধানীতে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম,2021-06-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীর বাজারে কয়েকটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়েছে। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ভোজ্যতেল ও পেঁয়াজের দাম।চলমান করোনাভাইরাসের কারণে অনেকের আয় কমে গেছে। এ অবস্থায় নিত্যদিনের খাবারের চাহিদা মেটাতে চাপে আছে সীমিত আয়ের মানুষ।দেশের ৫০তম প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে বৃহস্পতিবার ৩ জুন। ২০২১২২ অর্থবছরের এই বাজেটে দেশে অনেক কিছুরই দাম বাড়ানো ও কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে বাজেটের পরের দিনই দেশের কাঁচাবাজারে প্রভাব কিছুটা হলেও পড়েছে। বেড়েছে তেলচালডালসহ অধিকাংশ পণ্যের দাম।রাজধানীর বাজারে পেঁয়াজের দাম দুই দফায় কেজিতে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে গেছে। গত শুক্রবার ৪৫ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া দেশি পেঁয়াজ এখন বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। এর সঙ্গে বেড়েছে রসুনের দাম। ....ছবি সংগৃহীতএ বিষয়ে বাজারে আসা শান্তিনগরে বাজারে রফিকুল হোসেন নামের একজন ক্রেতা বলেন নিত্যপ্রয়োজনীয় দাম কমাতে সরকারের পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। বাজার মনিটরিং জোরদার করা উচিত ছিল। সেটা হয়নি। বরং আমাদের অল্প টাকা মধ্যে থেকে বড় অংশ বাজারে লুট হচ্ছে। পণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে উল্লেখ করেন এই ক্রেতা। আজমল নামের এক ক্রেতা বলেন আমাদের দেশে কোনো কিছুর দাম বাড়লে সেটা সঙ্গে সঙ্গে কার্যকর হয়। কিন্তু কমলে সেটা কার্যকর করতে গড়িমসি করেন ব্যবসায়ীরা। এটা রীতি হয়ে গেছে।প্রায় দুইতিনদিন আগে বাজেটের প্রভাবে রাজধানীর বাজারগুলোতে আটা ময়দা মসুর ডাল ও সিগারেটের মতো কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে। সেগুলোর দাম এখনো চড়া।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1254.csv b/Bangla_fin_news_articles/1254.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4a4162e0fabea45ab5696e879c7bec866d5efcd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1254.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1254,করপোরেট কর কমছে,2021-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত বছরের মতো এবারও চলমান মহামারির বিষয়টি মাথায় রেখেই পুরো বছরের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সাজানো হবে। সে অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের মতো এবারও বেসরকারি খাতকে উত্সাহিত করতে বাজেটে করপোরেট কর কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। বর্তমানে বিরাজমান ব্যবসাবান্ধব পরিবেশের সঙ্গে একটি প্রতিযোগিতামূলক করহার দেশের বাণিজ্যের প্রসার ও শিল্পায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এ বিষয়টি বিবেচনায় রেখে ব্যবসায়ী মহলের প্রত্যাশা পূরণ ও ব্যবসাবাণিজ্যের দ্রুত প্রসারের লক্ষ্যে গত ২০২০ সালের অর্থ আইনে করপোরেট করহার ৩৫ শতাংশ থেকে ৩২ দশমিক ৫০ শতাংশ করা হয়েছিল।২০২১২২ অর্থবছরে করপোরেট করহার আরো কমিয়ে ননলিস্টেড কোম্পানিসমূহের ক্ষেত্রে করহার ৩২ দশমিক ৫০ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ এবং লিস্টেড কোম্পানির জন্য তা ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২২ দশমিক ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। আর এক ব্যক্তি কোম্পানির জন্য ননলিস্টেড কোম্পানির করহার ৩২ দশমিক ৫ শতাংশ প্রযোজ্য। অর্থনীতিকে অধিকতর আনুষ্ঠানিক করা এবং এক ব্যক্তি কোম্পানির প্রতিষ্ঠা উত্সাহিত করার লক্ষ্যে এ ধরনের কোম্পানির করহার ২৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। সংসদে ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন ....গতকাল বৃহস্পতিবার বাজেট উপস্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল করপোরেট করহার কমানোর প্রস্তাব করেন। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে সরকার রাজস্ব আদায়ে একটি করদাতা ব্যবসা ও বিনিয়োগবান্ধব দর্শনের সূচনা করেছে। এই দর্শনের ভিত্তি হচ্ছে করদাতাদের ওপর ক্রমান্বয়ে করের বোঝা কমিয়ে অর্থনীতিতে বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ানো। ২০০৯১০ অর্থবছরে ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের জন্য করমুক্ত আয়ের সীমা ছিল মাত্র ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা যা ক্রমান্বয়ে বাড়িয়ে ২০২০২১ অর্থবছরে ৩ লাখ টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। নারী করদাতা সিনিয়র করদাতা প্রতিবন্ধী করদাতা ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য করমুক্ত এই আয়ের সীমা আরও বেশি। ২০০৯১০ অর্থবছরে স্টক মার্কেটে ননলিস্টেড কোম্পানির করহার ছিল ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ যা ক্রমান্বয়ে কমিয়ে ২০২০২১ অর্থবছরে ৩২ দশমিক ৫ শতাংশ করা হয়েছে। এই বাজেট প্রস্তাব প্রণয়নের ক্ষেত্রেও এই বিষয়টি বিবেচনা করা হয়েছে। এছাড়া এই নীতির আলোকে ২০০৯১০ অর্থবছর থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত স্টক মার্কেটে লিস্টেড কোম্পানি এবং ব্যাংক বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের করহার যথাক্রমে ২৭ দশমিক ৫ শতাংশ ও ৪২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে যথাক্রমে ২৫ শতাংশ ও ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশে আনা হয়েছে। সরকারের এই যুগোপযোগী নীতির কারণে করদাতাদের যেমন স্বস্তির জায়গা তৈরি হয়েছে তেমনি দেশে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের পরিমাণও বেড়েছে।তিনি আরও বলেন বাংলাদেশে বর্তমানে বেসরকারি বিনিয়োগ ও জিডিপি অনুপাত হলো ২৩ শতাংশ। সরকার এই অনুপাত বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। করপোরেট করহার কমিয়ে আনলে বেসরকারি বিনিয়োগ ও জিডিপি অনুপাতের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সহজ হতে পারে। বিশ্বায়নের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এবং কোভিড ১৯ চলমান পরিস্থিতিতে তাই বাংলাদেশেও করহার পুনঃনির্ধারণ করা সময়ের দাবি। ২০২১২২ অর্থবছরে প্রস্তাবিত করপোরেট করহারপাবলিকলি ট্রেডেড কোম্পানি ২২.৫ শতাংশ পাবলিক ট্রেডেড নয় এমন কোম্পানি ৩০ শতাংশ এক ব্যক্তি কোম্পানি ২৫ শতাংশ পাবলিকলি ট্রেডেডব্যাংক বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ৩৭.৫ শতাংশ পাবলিকলি ট্রেডেড নয় এমন ব্যাংক বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ৪০ শতাংশ মার্চেন্ট ব্যাংক ৩৭.৫ শতাংশ সিগারেট বিড়ি জর্দা গুলসহ সব ধরনের তামাকজাত পণ্য প্রস্তুতকারী কোম্পানি ৪৫ শতাংশ ২.৫ শতাংশ সারচার্জ পাবলিকলি ট্রেডেড মোবাইল ফোন কোম্পানি ৪০ শতাংশ পাবলিকলি ট্রেডেড নয় এমন মোবাইল ফোন কোম্পানি ৪৫ শতাংশ পাবলিকলি ট্রেডেড মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস এমএফএস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ৩৭.৫ শতাংশ পাবলিকলি ট্রেডেড নয় এমন মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস এমএফএস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ৪০ শতাংশ ব্যক্তিসংঘের করহার ৩০ শতাংশ কৃত্রিম ব্যক্তিসত্তা ও অন্যান্য করযোগ্য সত্তার ব্যবহার ৩০ শতাংশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ বেসরকারি ডেন্টাল কলেজ বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ বা কেবল তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে শিক্ষাদানে নিয়োজিত বেসরকারি কলেজের ১৫ শতাংশ করহার নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1255.csv b/Bangla_fin_news_articles/1255.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1103e436e65c62481faef083354614608e0cae04 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1255.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1255,মহামারি মোকাবিলায় জরুরি প্রয়োজনে ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ,2021-06-04,বিশেষ প্রতিনিধি,করোনা ভাইরাসের প্রকোপ কমাতে টিকাদানে অধিক গুরুত্ব দিয়ে মহামারিকালে জরুরি প্রয়োজন মেটাতে বাজেটে এবারও ১০ হাজার কোটি টাকা থোক বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।তিনি দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার সরকারের লক্ষ্যের কথাও বাজেট বক্তৃতায় তুলে ধরেন। চলতি অর্থবছরের বাজেটেও কোভিড১৯ মোকাবিলায় যে কোনো জরুরি চাহিদা মেটানোর জন্য ১০ হাজার কোটি টাকার থোক বরাদ্দ রাখা হয়। ....প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে নিয়ে জাতীয় সংসদ অধিবেশন কক্ষে প্রবেশ করেন। ছবি ফোকাস বাংলাগতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এ সময় সংসদে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশে করোনা ভাইরাস কোভিড১৯ মহামারি পরিস্থিতিতে ২০২১২০২২ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে স্বাস্থ্য খাতের জন্য বরাদ্দ বাড়ছে ৩ হাজার ৪৮৬ কোটি টাকা। প্রস্তাবিত বাজেটে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের জন্য ৩২ হাজার ৭৩১ কোটি টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে। গত অর্থবছরে এ খাতে বরাদ্দ ছিল ২৯ হাজার ২৪৫ কোটি টাকা। আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন বিগত বাজেটে কোভিড১৯ মোকাবিলায় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের আওতায় কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য আমরা বিপুল বরাদ্দ রেখেছিলাম। এছাড়া যে কোনো জরুরি চাহিদা মেটানোর জন্য ১০ হাজার কোটি টাকার থোক বরাদ্দ রেখেছিলাম। তবে প্রথম প্রাদুর্ভাবের পর বছর ঘুরে এলেও বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারির ভয়াবহ প্রকোপ এখনো বিদ্যমান। ....সংসদে বাজেট পেশ করছেন অর্থমন্ত্রীআ হ ম মুস্তফা কামাল। ছবি ফোকস বাংলাকরোনা ভাইরাস মহামারিকালে গতবারের মতো এবারও স্বাস্থ্য ও চিকিত্সা গবেষণা খাতে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন সমন্বিত স্বাস্থ্যবিজ্ঞান গবেষণা ও উন্নয়ন তহবিল থেকে করোনা ভাইরাস ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়াসহ বিভিন্ন ভাইরাসের পাশাপাশি স্বাস্থ্যসেবা ও চিকিত্সা শিক্ষার বিষয়ে গবেষণার সুযোগ থাকবে। চলতি বাজেটেও এই খাতে সমপরিমাণ টাকা বরাদ্দ ছিল। স্বাস্থ্যের অন্যান্য বরাদ্দ ব্যয় করতে না পারার মতো এই বরাদ্দের টাকাও ব্যয় হয়নি। এবার বাজেট প্রস্তাবে এ বরাদ্দ নিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন দেশে গত বছর করোনা ভাইরাস সংক্রমণ দেখা দেওয়ার পর স্বাস্থ্য খাতের দুর্বল দিকগুলো সামনে আসে। অবকাঠামোসহ অন্যান্য দুর্বলতার মধ্যে গবেষণার দিকটি নিয়ে অনেক কথা হয়। সার্বিক জনস্বাস্থ্য পরিস্থিতির উন্নয়নে গবেষণায় ব্যয়ও খুবই কম। এমন প্রেক্ষাপটে গত অর্থবছরও ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এর আগে ২০১৯২০ অর্থবছরের বাজেটে স্বাস্থ্যের গবেষণার বরাদ্দ ছিল মাত্র ৫ কোটি টাকা। ....ছবি ফোকাস বাংলাপ্রস্তাবিত বাজেটে করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে কোভিড১৯ টেস্ট কিট পিপিই এবং ভ্যাকসিন আমদানি উৎপাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট অব্যাহতির সুবিধা বহাল রাখা হয়েছে।বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাস রোধসহ দেশের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নিম্নোক্ত ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক অব্যাহতির প্রস্তাব করছি। করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে কোভিড১৯ টেস্ট কিট পিপিই এবং ভ্যাকসিন আমদানি উত্পাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট অব্যাহতির সুবিধা বহাল। এছাড়া গ্রামাঞ্চলে মানুষের স্যানিটেশন সুবিধা আরো সুলভ করার লক্ষ্যে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত লং প্যানএর ওপর থেকে ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা হলো।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1256.csv b/Bangla_fin_news_articles/1256.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3bd8484838a73fcb645cfa87d2ecadb305625c28 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1256.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1256,প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ৭ দশমিক ২ শতাংশ,2021-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০২১২০২২ অর্থবছরের জন্য ৭ দশমিক ২ শতাংশ মোট দেশজ উৎপাদনে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন অর্থমন্ত্রী। চলতি ২০২০২১ অর্থবছরে ৬ দশমিক ১ শতাংশ প্রবৃদ্ধির প্রাথমিক প্রাক্কলন করা হয়েছে। এবারের প্রস্তাবিত বাজেট প্রত্যাশা করা হয়েছে মূল্যস্ফীতির হার ৫ দশমিক ৩ শতাংশের মধ্যে থাকবে। অর্থমন্ত্রী বলেন গত এক দশকে বাংলাদেশের ক্রমাগত উচ্চ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করোনার প্রভাবে সাময়িক বাধাগ্রস্ত হয়েছে। গত ২০১৮১৯ অর্থবছরে রেকর্ড ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হলেও ২০১৯২০ অর্থবছরে করোনার কারণে তা কমে ৫ দশমিক ২ শতাংশে দাঁড়ায়। তবে ২০২০২১ অর্থবছরে করোনার প্রভাব থেকে অর্থনীতির পুনরুদ্ধার হবে ধরে নিয়ে চলতি অর্থবছরের বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৮ দশমিক ২০ শতাংশ। কিন্তু করোনার প্রভাবে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড শ্লথ অবস্থায় এই লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়।বিরাজমান পরিস্থিতি এবং রপ্তানি ও আমদানির ক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত গতি ফিরে না পাওয়া গেলেও প্রবাসী আয়ে কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জিত হচ্ছে। অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সরকারঘোষিত বৃহৎপ্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নের বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে চলতি অর্থবছরের জিডিপির প্রাক্কলন সংশোধন করে ৬ দশমিক ১ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1257.csv b/Bangla_fin_news_articles/1257.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..713af23a72624340266f387ef28363dc23db3539 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1257.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1257,কৃষিতে ভর্তুকি ৯ হাজার ৫০০ কোটি টাকা,2021-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসন্ন ২০২১২০২২ অর্থবছরের বাজেটে কৃষিতে ভর্তুকি বাবদ ৯ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ বরাদ্দের প্রস্তাব করেন।অর্থমন্ত্রী বেশ কয়েকটি কৃষি উপকরণের ওপর মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট অব্যাহতির প্রস্তাব করেছেন। এর ফলে কৃষি উপকরণ কেনার খরচ কমছে। উইডার নিড়ানি উইনোয়ার ঝাড়াইকল উত্পাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট অব্যাহতির প্রস্তাব করা হয়েছে বাজেট প্রস্তাবনায়। প্রস্তাবে বলা হয় কৃষি যান্ত্রিকীকরণে ৩ হাজার ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কৃষকদের কৃষিযন্ত্রের ক্রয়মূল্যের ওপর ৫০ শতাংশ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত সহায়তার মাধ্যমে হ্রাসকৃত মূল্যে কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হচ্ছে। এর আওতায় ২০১০ থেকে ২০২০ পর্যন্ত প্রায় ৬৯ হাজার ৮৬৮টি কম্বাইন্ড হারভেস্ট রিপার সিডার পাওয়ার টিলারসহ কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হয়েছে। তাছাড়া কৃষি যান্ত্রিকীকরণের সুবিধার্থে ৬১ জেলায় ৫০ একর করে হাইব্রিড বোরো ধানের প্রদর্শনী প্ল্যান্ট স্থাপন করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলেন শর্ত সাপেক্ষে ফল ও শাকসবজি প্রক্রিয়াজাতকরণ দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত পণ্য উত্পাদন সম্পূর্ণ দেশীয় কৃষি হতে শিশুখাদ্য উত্পাদনকারী শিল্প এবং কৃষি যন্ত্রপাতি উত্পাদনে নতুন বিনিয়োগে ১০ বছরের করমুক্তি সুবিধার প্রস্তাব করছি। অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তব্যে বলেন বাংলাদেশ এখনো কৃষিপ্রধান দেশ। কৃষি আমাদের অগ্রাধিকার খাত। কৃষি খাতের প্রধান উপকরণগুলো বিশেষ করে সার বীজ কীটনাশক আমদানিতে শূন্য শুল্কহার অব্যাহত রাখা হবে। দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রধান প্রধান খাদ্যদ্রব্যের ওপর বিদ্যমান শূন্য শুল্কহার অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। দেশীয় চাষিদের স্বার্থ রক্ষায় গাজর ও মাশরুম আমদানিতে শুল্কহার বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1258.csv b/Bangla_fin_news_articles/1258.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bbda84cc7f0414311153fcdf07c64213ee507b99 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1258.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1258,নারী ও শিশু উন্নয়নে বরাদ্দ ৪ হাজার ১৯১ কোটি টাকা,2021-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০২১২২ অর্থবছরে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জন্য ৪ হাজার ১৯১ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে যা গত বছর ছিল ৩ হাজার ৮৬০ কোটি টাকা। অর্থাৎ নারী শিশু উন্নয়নে গত বছরের চেয়ে ৩৩১ কোটি টাকা বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে। তবে এক্ষেত্রে কোনো থোক বরাদ্দ থাকছে না। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান শিশু দিবাকেন্দ্র আইন ২০২১ প্রণয়ন করা হয়েছে যা শিগগির জাতীয় সংসদে পাশ করা হবে।এছাড়া এবার নারী উদ্যোক্তাদের করমুক্ত আয়ের সীমা ৫০ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭০ লাখ টাকা করার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। অর্থাত্ নারী উদ্যোক্তারা বছরে ৭০ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করলে কোনো কর দিতে হবে না। অর্থমন্ত্রী বলেন জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি ২০১১ অনুসরণে বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়নের মাধ্যমে নারীর রাজনৈতিক অর্থনৈতিক সামাজিক ক্ষমতায়ন জেন্ডার বৈষম্য দূরীকরণ ও শিশু অধিকার প্রতিষ্ঠা করা এবং তাদের মূল স্রোতধারায় সম্পৃক্তকরণে কাজ করছে সরকার। অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা অনুসারে নারীর মানবিক সক্ষমতা অর্থনৈতিক অংশগ্রহণ ও সুবিধা বৃদ্ধি নারীর কণ্ঠস্বর ও প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করারা লক্ষ্যে নারীর জন্য অবকাঠামো ও যোগাযোগ পরিষেবা বৃদ্ধি ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা জোরদার করার কথা বলা হয়।শিশুশ্রম নিরোধ নারী ও শিশুদের সংকট থেকে সুরক্ষায় সরকার সচেষ্ট। কোভিড১৯ প্রতিঘাত মোকাবিলায় এবং অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে নারীর জন্য প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। দরিদ্র গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য ও গর্ভস্থ সন্তানের পুষ্টি চাহিদা পূরণে মাতৃত্বকালীন ভাতা এবং কর্মজীবী লেকটিটিং সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। নারীর কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম চলছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1259.csv b/Bangla_fin_news_articles/1259.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..80689874fa4892d748f6659fdc6ccf07f1ebd306 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1259.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1259,ডরীন হোটেলসে মিট লাভারস ফেস্ট,2021-06-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ডরীন হোটেলস এন্ড রিসোর্টসে আজ বৃহস্পতিবার ৩ জুন শুরু হয়েছে ফুড ফেস্টিভ্যাল। চলবে আগামী ১২ই জুন পর্যন্ত। প্রতিদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ভোজনবিলাসীদের জন্য স্বাধ্যবিধি মেনে পরিচালিত হবে এই আয়োজন। উৎসবে সহযোগী হিসেবে আছে ব্র্যাক ব্যাংক। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানান হোটেল।এই আয়োজনের প্রতিপাদ্য মিট লাভারস ফেস্ট পাওয়ারড বাই ব্র্যাক ব্যাংক। উৎসবে জন প্রতি ৬২০০ টাকায় থাকছে বাফেট ডিনারের ব্যবস্থা। এছাড়া নির্দিষ্ট ব্যাংকের কার্ড হোল্ডারদের জন্য থাকছে বিশেষ অফার। কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট করলে বাই ওয়ান গেট টু উপভোগ করবেন তারা। ....ভোজনরসিকদের জন্য উৎসবে থাকছে মজাদার সব খাবারের সমাহার। খাবার তালিকায় থাকছে ক্লাসিক স্টাফট বিফ রাওলাদে উইথ স্পিনাচ অ্যান্ড সান্ড্রাইড টমাটোক্লাসিক রিব আই ক্লাসিক বাটার কর্ণ রাইস তুস্কান বিফ লাজানিয়া স্পাইসি ফ্লাঙ্ক স্টেইক গ্রিল্ড টেন্ডারলইন ব্রাজিলিয়ান পিকাইয়া ক্লাসিক ল্যাম্ব শ্যাঙ্ক ক্লাসিক কিং শ্রিম্প লাইভ পাস্তা স্টেশন বিফ সালাদ সুশি স্টেশন রাশিয়ান পটেটো সালাদ চকলেট ফন্ডান্ট ক্রিম ব্রুলে ফ্রূট টারট ক্লাসিক তিরামিসু চকলেট মুস সহ ৬০টির বেশি মজাদার খাবার। ....ফেস্টিভ্যাল শেষে গ্রাহকদের জন্য বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে থাকছে র্যাফেল ড্র। বিজয়ী প্রথম পুরস্কার হিসেবে পাবেন ২ জনের জন্য হোটেল দ্যা প্যালেস লাক্সারি রিসোর্টে ২ রাত যাপন দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পুরস্কার যথাক্রমে ২ জনের জন্য হোটেল পেনিসুয়েলাতে ২ রাত এবং রয়াল টিউলিপ বীচ রিসোর্টে ১ রাত যাপনের সুযোগ। সাথে থাকছে ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স এবং গোযায়ান এর পক্ষ থেকে উপরিউক্ত গন্তব্বের জন্য ফ্রি রিটার্ন টিকিট।সরকারি সকল নির্দেশনা মেনে ব্যুফে ডিনারটির আয়োজন করা হয়েছে। উৎসব উপভোগ করতে চাইলে আগাম বুকিং দিতে হবে বলে জানান কর্তৃপক্ষ।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1260.csv b/Bangla_fin_news_articles/1260.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9398d46463c90d5becd7170b59e68b1bfc1163ef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1260.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1260,প্রস্তাবিত এ বাজেট দুর্বল সিপিডি,2021-06-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,০২১২২ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি জানিয়েছে প্রস্তাবিত এ বাজেট দুর্বল এবং এটি বাস্তবায়নে সামনে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে। বৃহস্পতিবার ৩ জুন বিকেলে সিপিডির ফেসবুক পেজে সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া জানান সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন।নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ২০ শতাংশের কথা বলা হয়েছে। এখানে বলা হচ্ছে ২০২০২১ অর্থবছরের প্রবৃদ্ধির দেখানো হয়েছে ৬ দশমিক ১০ শতাংশ। এটা আমরা বলছি অর্থনীতির অন্যান্য যেসব সূচক দেখা যাচ্ছে সেই সূচকের প্রেক্ষিতে এটা একটু বেশি। এটা বাস্তবায়নের সম্ভাবনা খুব কম। সেটা যেহেতু আরও কম হবে সেই লো বেঞ্চমার্ক থেকে এই যে ৭ শতাংশের ওপরে প্রবৃদ্ধি হবে এটা আসলে বাস্তবোচিত না এবং পূরণ হবে না।ফাহমিদা খাতুন বলেন এর প্রেক্ষিতে সামষ্টিক যে কাঠামো অর্থাৎ এখানে রাজস্ব আয় ব্যয় এবং বিনিয়োগ ইত্যাদির যে কাঠামো দেওয়া হয়েছে তা বাস্তবসম্মত হয়নি বলে আমরা মনে করছি। রাজস্ব কাঠামোতে বড় ধরনের তেমন পরিবর্তন নেই। প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্র ৩০ শতাংশ বাড়াতে হবে। এটাও অনেকটা বেশি। তিনি বলেন করোনা মোকাবিলা এবং করোনা থেকে ফিরে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করার জন্য যে বাজেট প্রয়োজন ছিল সেটা আমরা লক্ষ্য করিনি। সামগ্রিকভাবে আমাদের কাছে মনে হয়েছে করোনাকালীন এই বাজেট দুর্বল অনুমিত এবং বাস্তবায়নের সীমাবদ্ধতা আমাদেরকে চ্যালেঞ্জের মধ্যে ফেলবে।সিপিডির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন আয়করের সীমা ওপরের দিকে বাড়ানো হয়নি। একইভাবে নিচের দিকের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। এর ফলে কর ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠিত হয়নি। নিচের দিকে আয়করের সীমা আর একটু বাড়ালে ভোগ ব্যয় বাড়তো। তা বিনিয়োগে সহায়তা করতে পারতো। অর্থাৎ পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে পারতো।তিনি বলেন সরকারি ব্যয়ের বর্ধিত যে বরাদ্দ এখানে দেখা যাচ্ছে প্রায় একতৃতীয়াংশ জনপ্রশাসনে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। পাবলিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও একটা বর্ধিত বরাদ্দ দেখা যাচ্ছে। খাতওয়ারি বিষয়ের মধ্যে সবার আগে আসে স্বাস্থ্যখাত। স্বাস্থ্যখাতের মূল বিষয় এখন টিকাদান। করোনা কতদিন থাকবে কেউ জানে না। করোনা থেকে মুক্তি না পেলে অর্থনীতিতে চাঞ্চল্য ফিরে আসবে না। সেজন্য টিকাদান কর্মসূচি সবার জন্য যারা যোগ্য সবাইকে টিকা দিতে হবে। ফাহমিদা বলেন টিকাদানের জন্য বাজেটে ১০ হাজার কোটি টাকা রাখা হয়েছে। এটা পর্যাপ্ত নয়। বাজেটে স্বাস্থ্যখাতের বরাদ্দ গত বছরের মতোই রাখা হয়েছে। ২০২০২১ অর্থবছরে স্বাস্থ্যখাতের বরাদ্দ জিডিপির দশমকি ৮৩ শতাংশ ছিল। এ বছরেও দশমিক ৮৩ শতাংশ রয়েছে।তিনি বলেন সামাজিক নিরাপত্তা খাতে আমরা দেখছি সেখানে সামান্য কিছু ভাতা ও বরাদ্দ বেড়েছে। কিন্তু সেখানে আগের মতোই সরকারি কর্মচারীদের পেনশন রয়েছে। এখানে পেনশন যতটা বেড়েছে সামাজিক নিরাপত্তার আসল যে অংশ সেখানে নিট ততোটা বাড়েনি। সুতরাং এখানে বরাদ্দ আরও বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।সিপিডির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন বাজেট অর্থায়নের ক্ষেত্রে কয়েকটা কাঠামোগত পরিবর্তন দেখানো হয়েছে। বিদেশি ঋণের কথা বলা হয়েছে। এটা ভালো হয়েছে। রাজস্ব আহরণের ক্ষেত্রে যেসব নীতিমালা করা হয়েছে সেখানে ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে নয় প্রতিষ্ঠানকে লক্ষ্য করে করা হয়েছে। এটা ইতিবাচক। একইসঙ্গে এসএমইকে স্বল্পসুদে ঋণ দেওয়া হবে এটাকে আমরা সমর্থন করছি।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1261.csv b/Bangla_fin_news_articles/1261.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e39d38a9480d13a4c31a8981e281ffa20c3073ed --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1261.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1261,বাজেটে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ কতো,2021-06-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,২০২১২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৭১ হাজার ৯৫৩ কোটি টাকা। ২০২০২১ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে এ খাতে বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ৬৬ হাজার ২০৭ কোটি টাকা। এ হিসাবে আকারের দিক থেকে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ বেড়েছে ৫ হাজার ৭৪৬ কোটি টাকা। শতাংশের হিসাবে শিক্ষায় বরাদ্দ বেড়েছে ৮ দশমিক ৬৭ শতাংশ।বৃহস্পতিবার ৩ জুন জাতীয় সংসদে ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট উত্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আগামী অর্থবছরের বাজেটে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে ৪৫ হাজার ৬৩৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের জন্য বরাদ্দ ৩৬ হাজার ৪৮৬ কোটি টাকা। ৯ হাজার ১৫৩ কোটি টাকা বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের জন্য। এ ছাড়া প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ২৬ হাজার ৩১৪ কোটি টাকা। ২০২১২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষা খাতে উন্নয়ন বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২৪ হাজার ৬৫২ কোটি টাকা। এর মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের জন্য উন্নয়ন বরাদ্দ ১৪ হাজার ৩২০ কোটি টাকা। ২ হাজার ৩১০ কোটি টাকা উন্নয়ন বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের জন্য। এছাড়া প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য উন্নয়ন বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৮ হাজার ২২ কোটি টাকা।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1262.csv b/Bangla_fin_news_articles/1262.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7d6483d0d7fb302507dae236e4cc8d821b2fa660 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1262.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1262,স্মৃতির পাতায় বাংলাদেশের প্রথম বাজেট,2021-06-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে মানচিত্র পায় বাংলাদেশ।স্বাধীন সার্বভৌম দেশের প্রথম বাজেট ঘোষিত হয় ১৯৭২ সালের ৩০ জুন। ১৯৭২৭৩ অর্থবছরে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ।সেই ঐতিহাসিক ঘটনার ৫০ বছর হয়ে গেলো।দেশের প্রথম বাজেটের পরিমাণ ছিল ৭৮৬ কোটি টাকা।স্বাধীনতার ৫০ বছরে এর আকার দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা।জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাজেটের আকার বেড়ে হয়েছে ৭৬৭ গুণ। ....আজ ৩ জুন জাতীয় সংসদে ২০২১২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।এটি বাংলাদেশের ৫০তম বাজেট।বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ নিয়ে তৃতীয়বার বাজেট উপস্থাপন করেছেন। ....তাজউদ্দীন আহমদ অর্থমন্ত্রী থাকাকালীন ১৯৭২৭৩ ১৯৭৩৭৪ এবং ১৯৭৪৭৫ অর্থবছরের মোট তিনটি বাজেট পেশ করেন। সেসব বছরে বাজেটে বরাদ্দ ছিল যথাক্রমে ৭৮৬ কোটি টাকা ৯৯৫ কোটি টাকা এবং ১ হাজার ৮৪ দশমিক ৩৭ কোটি টাকা। তাজউদ্দীন আহমদ বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা।১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এছাড়া তাজউদ্দীন আহমদ মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম অর্থনীতিবিদ ছিলেন তিনি। ....১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হওয়ার পর আরও তিনজন জাতীয় নেতাসহ তাকে গৃহবন্দি করা হয়। পরে ২৩ আগস্ট তাকে গ্রেফতার করে রাখা হয় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। সেখানে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর বন্দি অবস্থায় হত্যা করা হয় এই মহান নেতাকে।ইত্তেফাকজেএইচএনএসএন \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1263.csv b/Bangla_fin_news_articles/1263.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..85faf7fb15227f98011f8a80cfac2c0c0d8ea201 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1263.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1263,বেসরকারি কলেজ–বিশ্ববিদ্যালয়কে ভ্যাট দিতে হবে,2021-06-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এবার বেসরকারি কলেজবিশ্ববিদ্যালয়কে ভ্যাট দিতে হবে বলে প্রস্তাবিত বাজেটে জানা গেছে। প্রস্তাবিত ২০২১২২ বাজেটে বেসরকারি কলেজবিশ্ববিদ্যালয়ের আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ কর আরোপের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।বাজেট প্রস্তাবে বলা হয়েছে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রযোজ্য সাধারণ করহার হ্রাস করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বেসরকারি মেডিকেল কলেজ বেসরকারি ডেন্টাল কলেজ বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ বা কেবল তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে শিক্ষাদানে নিয়োজিত বেসরকারি কলেজ থেকে উদ্ভূত আয়ের ১৫ শতাংশ হারে কর নির্ধারণ করা হয়েছিল। মহান এ সংসদে আমি এ করহার অর্থ আইনের মাধ্যমে ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করছি। বৃহস্পতিবার ৩ জুন জাতীয় সংসদে ২০২১২২ অর্থবছরের জন্য ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ২০০৭ সালের ২৮ জুন জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুসারে ...সরকার বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অনুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় যারা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নয় তাদের উদ্ভূত আয়ের উপর ১৫ শতাংশ হারে আয়কর পুনঃনির্ধারণ করা হলো। মেডিকেল ডেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং ও তথ্য শিক্ষাদানে নিয়োজিত প্রাইভেট কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের আয় কর মুক্ত হইবে। কিন্তু ওইসব প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রতিবছর যথারীতি নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণীসহ আয়কর বিবরণী দাখিল করতে হবে। ১ জুলাই ২০০৭ থেকে এটি কার্যকর হবে।এনবিআর থেকে ২০১০ সালের ১ জুলাই জারি করা এক প্রজ্ঞাপনের ভাষ্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বেসরকারি মেডিকেল কলেজ বেসরকারি ডেন্টাল কলেজ বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ বা কেবল তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে শিক্ষাদানে নিয়োজিত বেসরকারি কলেজের আয়ের ওপর প্রদেয় আয়করের পরিমাণ হ্রাস করে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হলো। ওই দুই প্রজ্ঞাপনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৭ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে পৃথক রিট করা হয়। এর মধ্যে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় আহছানউল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি চট্টগ্রাম ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ও সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি রয়েছে।উক্ত ভ্যাট প্রত্যাহারে আন্দোলনেও নেমেছিল শিক্ষার্থীরা।তবে মামলার কারণে ভ্যাটআদায় হয়নি। মামলা নিষ্পত্তি হওয়ায় এখন নতুন করে কর আরোপের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1264.csv b/Bangla_fin_news_articles/1264.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c8ec972b66bb40ffeb1ab3e504301855f67137fb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1264.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1264,দাম বাড়লো সিগারেটের,2021-06-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রস্তাবিত ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেটে সিগারেটের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।তামাকজাত পণ্যের ব্যবহার কমানো এবং রাজস্ব আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে তামাক ও তামাকজাত পণ্যের সম্পূরক শুল্কের পরিমাণ বাড়ানোর বিষয়টি প্রস্তাব করেনঅর্থমন্ত্রী।প্রস্তাবিত বাজেটে অর্থমন্ত্রী বলেছেন সিগারেটের নিম্নস্তরের ১০ শলাকার দাম ৩৯ টাকা ও তদূর্ধ্ব এবং সম্পূরক শুল্ক ৫৭ শতাংশ ধার্যের প্রস্তাব করছি। এ ছাড়া মধ্যম স্তরের ১০ শলাকার দাম ৬৩ টাকা ও তদূর্ধ্ব উচ্চ স্তরের ১০ শলাকার দাম ১০২ টাকা ও তদূর্ধ্ব অতি উচ্চ স্তরের ১০ শলাকার দাম ১৩৫ টাকা ও তদূর্ধ্ব এবং এই তিনটি স্তরের সম্পূরক শুল্ক ৬৫ শতাংশ নির্ধারণ করার প্রস্তাব করছি। তবে স্থানীয় বিড়িশিল্পের ওপর বাড়তি চাপ দেননি অর্থমন্ত্রী। বাজেট প্রস্তাবে বলা হয়েছে পূর্ববর্তী বছরের ন্যায় যন্ত্রের সাহায্য ব্যতীত হাতে তৈরি ফিল্টার বিযুক্ত বিড়ির ২৫ শলাকার দাম ১৮ টাকা ১২ শলাকার দাম ৯ টাকা ও ৮ শলাকার দাম ৬ টাকা এবং সম্পূরক শুল্ক ৩০ শতাংশ অব্যাহত রাখার প্রস্তাব করছি। ফিল্টার সংযুক্ত বিড়ির ২০ শলাকার দাম ১৯ টাকা ও ১০ শলাকার দাম ১০ টাকা এবং সম্পূরক শুল্ক ৪০ শতাংশ অব্যাহত রাখার প্রস্তাব করছি। এতে আরও বলা হয়েছে পূর্ববর্তী বছরের ন্যায় প্রতি ১০ গ্রাম জর্দার দাম ৪০ টাকা ও সম্পূরক শুল্ক ৫৫ শতাংশ এবং প্রতি ১০ গ্রাম গুলের দাম ২০ টাকা ও সম্পূরক শুল্ক ৫৫ শতাংশ নির্ধারণ করার প্রস্তাব করছি।বৃহস্পতিবার ৩ জুন জাতীয় সংসদে ২০২১২২ অর্থবছরের জন্য ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1265.csv b/Bangla_fin_news_articles/1265.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dbc510966e45b2952f25aea222359db3e3d75d9a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1265.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1265,সংসদে অর্থমন্ত্রীর বাজেট উপস্থাপন শুরু,2021-06-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জাতীয় সংসদে ২০২১২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩ টায় জীবনজীবিকায় প্রাধান্য দিয়ে সুদৃঢ় আগামীর পথে বাংলাদেশ শিরোনামে এ বাজেট পেশ করছেন তিনি।দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় বাংলাদেশের ৫০তম বাজেট এটি। যার আকার দাঁড়াচ্ছে ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা।এর আগে ২০২১২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদ ভবনে দুপুর ১২টার কিছু পরে বিশেষ বৈঠকে মন্ত্রিসভা নতুন অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন দেয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদের তৃতীয় বাজেট এটি। অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামালের এটি তৃতীয় বাজেট। . ........প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। ছবি ফোকাস বাংলাবাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রথম বাজেট ঘোষণা করেন তাজউদ্দীন আহমদ। ১৯৭২ সালের ৩০ জুন ঘোষণা করা সেই বাজেটের আকার ছিল মাত্র ৭৮৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ স্বাধীনতার ৫০ বছরে দেশের বাজেটের আকার বেড়েছে ৭৬৭ গুণ। এ পর্যন্ত সর্বমোট ৪৯টি বাজেট উত্থাপন করেছেন ১২ জন ব্যক্তি। তাদের মধ্যে একজন রাষ্ট্রপতি ৯ জন অর্থমন্ত্রী ও দুজন অর্থ উপদেষ্টা। ব্যক্তি হিসেবে সবচেয়ে বেশি ১২টি করে বাজেট উত্থাপন করেছেন প্রয়াত এম সাইফুর রহমান এবং আবুল মাল আবদুল মুহিত। এর মধ্যে আবুল মাল আবদুল মুহিত আওয়ামী লীগের হয়ে রেকর্ড টানা ১০টি বাজেট উপস্থাপন করেন।অর্থ বিভাগের ওয়েবসাইট ......এ বাজেটের সব তথ্যাদি ও গুরুত্বপূর্ণ দলিল যে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পাঠ ও ডাউনলোড করতে পারবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1266.csv b/Bangla_fin_news_articles/1266.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ce1e7fa237c2d327a4cc513c08282eaf8535bf60 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1266.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1266,এক নজরে বাংলাদেশের ৪৯টি বাজেট,2021-06-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জাতীয় সংসদে আজ বৃহস্পতিবার২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। জীবনজীবিকায় প্রাধান্য দিয়ে সুদৃঢ় আগামীর পথে বাংলাদেশ শিরোনামে এ বাজে পেশ করবেন তিনি। দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় বাংলাদেশের ৫০তম বাজেট এটি। যার আকার দাঁড়াচ্ছে ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদের তৃতীয় বাজেট এটি। অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামালের এটি তৃতীয় বাজেট। এদিনদুপুর ৩টায় বাজেট বক্তৃতা শুরু করবেন তিনি।বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রথম বাজেট ঘোষণা করেন তাজউদ্দীন আহমদ। ১৯৭২ সালের ৩০ জুন ঘোষণা করা সেই বাজেটের আকার ছিল মাত্র ৭৮৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ স্বাধীনতার ৫০ বছরে দেশের বাজেটের আকার বেড়েছে ৭৬৭ গুণ।এক নজরে স্বাধীনতার পর গত ৪৯টি বাজেটের আকার ও বাজেট পেশকারীর নাম১.১৯৭২৭৩ তাজউদ্দীন আহমদ৭৮৬ কোটি টাকা২.১৯৭৩৭৪ তাজউদ্দীন আহমদ৯৯৫ কোটি টাকা৩.১৯৭৪৭৫ তাজউদ্দীন আহমদ১০৮৪.৩৭ কোটি টাকা৪.১৯৭৫৭৬ আজিজুর রহমান১৫৪৯.১৯ কোটি টাকা৫.১৯৭৬৭৭ জিয়াউর রহমান১৯৮৯.৮৭ কোটি টাকা সামরিক সরকার৬.১৯৭৭৭৮ লে.জিয়াউর রহমান২১৮৪ কোটি টাকা সামরিক সরকার ৭.১৯৭৮৭৯ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান২৪৯৯ কোটি টাকা সামরিক সরকার৮.১৯৭৯৮০ এম এন হুদা৩৩১৭ কোটি টাকা৯.১৯৮০৮১ এম সাইফুর রহমান৪১০৮ কোটি টাকা১০.১৯৮১৮২ এম সাইফুর রহমান৪৬৭৭ কোটি টাকা১১.১৯৮২৮৩ আবুল মাল আবদুল মুহিত৪৭৩৮ কোটি টাকা১২.১৯৮৩৮৪ আবুল মাল আবদুল মুহিত৫৮৯৬ কোটি টাকা১৩.১৯৮৪৮৫ এম সাইদুজ্জামান৬৬৯৯ কোটি টাকা১৪.১৯৮৫৮৬ এম সাইদুজ্জামান৭১৩৮ কোটি টাকা১৫.১৯৮৬৮৭ এম সাইদুজ্জামান৮৫০৪ কোটি টাকা১৬.১৯৮৭৮৮ এম সাইদুজ্জামান৮৫২৭ কোটি টাকা১৭.১৯৮৮৮৯ মেজর জেনারেল অব. মুনিম১০৫৬৫ কোটি টাকা১৮.১৯৮৯৯০ ওয়াহিদুল হক ১২৭০৩ কোটি টাকা১৯.১৯৯০৯১ মেজর জেনারেল অব. মুনিম ১২৯৬০ কোটি টাকা২০.১৯৯১৯২ এম সাইফুর রহমান১৫৫৮৪ কোটি টাকা২১.১৯৯২৯৩ এম সাইফুর রহমান১৭৬০৭ কোটি টাকা২২.১৯৯৩৯৪ এম সাইফুর রহমান১৯০৫০ কোটি টাকা২৩.১৯৯৪৯৫ এম সাইফুর রহমান২০৯৪৮ কোটি টাকা২৪.১৯৯৫৯৬ এম সাইফুর রহমান ২৩১৭০ কোটি টাকা২৫.১৯৯৬৯৭ অর্থ বছরে এস এ এম এস কিবরিয়া ২৪৬০৩ কোটি টাকা এই অর্থবছরে দুবার বাজেট উপস্থাপন হয়। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ প্রথমে বাজেট উপস্থাপন করেন। এর পরে নির্বাচনের মাধ্যমে দায়িত্ব নিয়ে মূল আর্থিক কাঠামো ঠিক রেখে নতুন করে বাজেট উপস্থাপন করেন তৎকালীন অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া২৬.১৯৯৭৯৮ এস এ এম এস কিবরিয়া ২৭৭৮৬ কোটি টাকা২৭.১৯৯৮৯৯ এস এ এম এস কিবরিয়া ২৯৫৩৭ কোটি টাকা২৮.১৯৯৯০০ এস এ এম এস কিবরিয়া ৩৪২৫২ কোটি টাকা২৯.২০০০০১ এস এ এম এস কিবরিয়া ৩৮৫২৪ কোটি টাকা৩০.২০০১০২ এস এ এম এস কিবরিয়া৪২৩০৬ কোটি টাকা৩১.২০০২০৩ এম সাইফুর রহমান৪৪৮৫৪ কোটি টাকা৩২.২০০৩০৪ এম সাইফুর রহমান৫১৯৮০ কোটি টাকা৩৩.২০০৪০৫ এম সাইফুর রহমান৫৭২৪৮ কোটি টাকা৩৪.২০০৫০৬ এম সাইফুর রহমান৬১০৫৮ কোটি টাকা৩৫.২০০৬০৭ এম সাইফুর রহমান৬৯৭৪০ কোটি টাকা৩৬.২০০৭০৮ এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম৯৯৯৬২ কোটি টাকা অর্থ উপদেষ্টা৩৭.২০০৮০৯ এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম৯৯৯৬২ কোটি টাকা অর্থ উপদেষ্টা৩৮.২০০৯১০ আবুল মাল আবদুল মুহিত১১৩৮১৫ কোটি টাকা৩৯.২০১০১১ আবুল মাল আবদুল মুহিত১৩২১৭০ কোটি টাকা৪০.২০১১১২ আবুল মাল আবদুল মুহিত১৬৫০০০ কোটি টাকা৪১.২০১২১৩ আবুল মাল আবদুল মুহিত ১৯১৭৩৮ কোটি টাকা।৪২.২০১৩১৪ আবুল মাল আবদুল মুহিত ২ লাখ ২২ হাজার ৪৯১ কোটি টাকা৪৩.২০১৪১৫ আবুল মাল আবদুল মুহিত ২ লাখ ৫০ হাজার ৫০৬ কোটি টাকা৪৪.২০১৫১৬ আবুল মাল আবদুল মুহিত২ লাখ ৯৫ হাজার ১০০ কোটি টাকা৪৫.২০১৬১৭ আবুল মাল আবদুল মুহিত৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা৪৬.২০১৭১৮ আবুল মাল আবদুল মুহিত৪ লাখ ২৭০ কোটি টাকা৪৭.২০১৮১৯ আবুল মাল আবদুল মুহিত৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা৪৮.২০১৯২০ আ হ ম মুস্তফা কামাল ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা অসুস্থতার কারণে অর্থমন্ত্রী পুরো বাজেট সংসদে উপস্থাপন করতে না পারায় উত্থাপন করেন সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা৪৯.২০২০২১ আ হ ম মুস্তফা কামাল ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা।এ পর্যন্ত সর্বমোট ৪৯টি বাজেট উত্থাপন করেছেন ১২ জন ব্যক্তি। তাদের মধ্যে একজন রাষ্ট্রপতি ৯ জন অর্থমন্ত্রী ও দুজন অর্থ উপদেষ্টা। ব্যক্তি হিসেবে সবচেয়ে বেশি ১২টি করে বাজেট উত্থাপন করেছেন প্রয়াত এম সাইফুর রহমান এবং আবুল মাল আবদুল মুহিত। এর মধ্যে আবুল মাল আবদুল মুহিত আওয়ামী লীগের হয়ে রেকর্ড টানা ১০টি বাজেট উপস্থাপন করেন।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1267.csv b/Bangla_fin_news_articles/1267.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..09f84567541d6d228a6be93123b02f90ccab8df2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1267.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1267,প্রস্তাবিত বাজেট সংসদে উপস্থাপনের জন্য মন্ত্রিসভায় অনুমোদন,2021-06-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,২০২১২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট জাতীয় সংসদে উপস্থাপনের জন্য মন্ত্রিসভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ৩ জুন দুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদে মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।এর আগে দুপুর ১২টায় জাতীয় সংসদ ভবনে এ মন্ত্রিসভার বিশেষ এ বৈঠক শুরু হয়। . ........আজ জীবনজীবিকায় প্রাধান্য দিয়ে সুদৃঢ় আগামীর পথে বাংলাদেশ শিরোনামে এ বাজেটপেশ করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় বাংলাদেশের ৫০তম বাজেট এটি। যার আকার দাঁড়াচ্ছে ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদের তৃতীয় বাজেট এটি। অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামালের এটি তৃতীয় বাজেট। দুপুর ৩টায় বাজেট বক্তৃতা শুরু করবেন তিনি। . ........বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রথম বাজেট ঘোষণা করেন তাজউদ্দীন আহমদ। ১৯৭২ সালের ৩০ জুন ঘোষণা করা সেই বাজেটের আকার ছিলো মাত্র ৭৮৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ স্বাধীনতার ৫০ বছরে দেশের বাজেটের আকার বেড়েছে ৭৬৭ গুণ। এ পর্যন্ত সর্বমোট ৪৯টি বাজেট উত্থাপন করেছেন ১২ জন ব্যক্তি। তাদের মধ্যে একজন রাষ্ট্রপতি ৯ জন অর্থমন্ত্রী ও দুজন অর্থ উপদেষ্টা। ব্যক্তি হিসেবে সবচেয়ে বেশি ১২টি করে বাজেট উত্থাপন করেছেন প্রয়াত এম সাইফুর রহমান এবং আবুল মাল আবদুল মুহিত। এর মধ্যে আবুল মাল আবদুল মুহিত আওয়ামী লীগের হয়ে রেকর্ড টানা ১০টি বাজেট উপস্থাপন করেন। . ........অর্থ বিভাগের ওয়েবসাইট ......এ বাজেটের সব তথ্যাদি ও গুরুত্বপূর্ণ দলিল যে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পাঠ ও ডাউনলোড করতে পারবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1268.csv b/Bangla_fin_news_articles/1268.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..524ab3dbbf5ca0631fc5c1733710a48cff0f87e9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1268.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1268,বাজেটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সীমিত হচ্ছে,2021-06-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাজেটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সীমিত করা হচ্ছে। গতবারের মতো এবারঢালাওভাবে এ সুযোগ থাকবে না। কিছু সুযোগ প্রত্যাহার করা হতে পারে।করোনার মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার৩ জুন জাতীয় সংসদে দ্বিতীয় বাজেট পেশ হচ্ছে। এবারের বাজেটের আকার ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। জীবনজীবিকায় প্রাধান্য দিয়ে সুদৃঢ় আগামীর পথে বাংলাদেশ শিরোনামে এই বাজেট পেশ হচ্ছে।এদিকে শেয়ারবাজার জমি নগদ টাকা এফডিআরসঞ্চয়পত্রে রাখা টাকাসহ ঢালাও কালোটাকার সুযোগ বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। তবে ফ্ল্যাট কেনার পাশাপাশি অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে বিনিয়োগে কালোটাকার সুযোগ অব্যাহত থাকবে। তবে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা আগের মতোই তিন লাখ টাকা থাকছে।জাতীয় সংসদে আগামী ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় বাংলাদেশের ৫০তম বাজেট এটি। ....জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রীআ হ ম মুস্তফা কামাল। ছবি সংগৃহীতপ্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদের তৃতীয় বাজেট এটি। অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামালের এটি তৃতীয় বাজেট। বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টায় বাজেট বক্তৃতা শুরু করবেন তিনি। এ পর্যন্ত সর্বমোট ৪৯টি বাজেট উত্থাপন করেছেন ১২ জন ব্যক্তি। তাদের মধ্যে একজন রাষ্ট্রপতি ৯ জন অর্থমন্ত্রী ও দুজন অর্থ উপদেষ্টা। ব্যক্তি হিসেবে সবচেয়ে বেশি ১২টি করে বাজেট উত্থাপন করেছেন প্রয়াত এম সাইফুর রহমান এবং আবুল মাল আবদুল মুহিত। এর মধ্যে আবুল মাল আবদুল মুহিত আওয়ামী লীগের হয়ে রেকর্ড টানা ১০টি বাজেট উপস্থাপন করেন।অর্থ বিভাগের ওয়েবসাইট ......এ বাজেটের সব তথ্যাদি ও গুরুত্বপূর্ণ দলিল যে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পাঠ ও ডাউনলোড করতে পারবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1269.csv b/Bangla_fin_news_articles/1269.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..84f732679b324166afe0694656f2157737da7ddc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1269.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1269,বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য থাকছে ছাড়,2021-06-03,ইত্তেফাক অনলাই ডেস্ক,করোনার মধ্যে দ্বিতীয় বাজেটপেশ হচ্ছে আজ বৃহস্পতিবার। এবারেরবাজেটের আকার ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। জীবনজীবিকায় প্রাধান্য দিয়ে সুদৃঢ় আগামীর পথে বাংলাদেশ শিরোনামে এই বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য থাকছে ভালো খবর।করোনা ভাইরাস মহমারির ধাক্কা কাটিয়ে ব্যবসাবাণিজ্য চাঙা রাখতে নানা ধরনের কর ছাড় দেওয়া হচ্ছে এবারের বাজেটে। এরই প্রেক্ষিতে শুল্ককরে তুলনামূলক বেশি ছাড় থাকছে। অন্যদিকে করপোরেট করে বড় ছাড় আসছে।যেসব কোম্পানি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নয় তাদের করহার আড়াই শতাংশ কমিয়ে ৩০ শতাংশ করা হতে পারে। তবে তালিকাভুক্ত কোম্পানির করহারও আড়াই শতাংশ কমিয়ে সাড়ে ২২ শতাংশ হতে পারে। এ ছাড়া একক ব্যক্তির কোম্পানির করহার ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হচ্ছে বাজেটে। অন্যদিকে মোবাইল ফোন অপারেটর সিগারেট প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ব্যাংকএসব খাতের উচ্চ করপোরেট করহারে কোনো পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা কম। তবে রূপান্তরিত নারীপুরুষ বেদে আদিবাসীসহ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ কমপক্ষে ১০০ জন বা জনবলের ৫ শতাংশ কর্মী নিয়োগ করলে করপোরেট করে ৫ শতাংশ ছাড় দেওয়া হতে পারে।এবারের বাজেটে কালোটাকার সুযোগ সীমিত করা হচ্ছে। শেয়ারবাজার জমি নগদ টাকা এফডিআরসঞ্চয়পত্রে রাখা টাকাসহ ঢালাও কালোটাকার সুযোগ বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। ....তবে ফ্ল্যাট কেনার পাশাপাশি অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে বিনিয়োগে কালোটাকার সুযোগ অব্যাহত থাকবে। তবে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা আগের মতোই তিন লাখ টাকা থাকছে।ক্ষুদ্র ও মাঝারি নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ভালো খবর থাকবে। বর্তমানে নারীপুরুষনির্বিশেষ ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের বার্ষিক টার্নওভার ৫০ লাখ টাকার কম হলে কোনো কর দিতে হয় না। নারী উদ্যোক্তাদের জন্য এই সীমা ৭০ লাখ টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হতে পারে। জাতীয় সংসদে আগামী ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় বাংলাদেশের ৫০তম বাজেট এটি। যার আকার দাঁড়াচ্ছে ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ আজ ....জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। ছবি সংগৃহীতপ্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদের তৃতীয় বাজেট এটি। অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামালের এটি তৃতীয় বাজেট। বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টায় বাজেট বক্তৃতা শুরু করবেন তিনি। এ পর্যন্ত সর্বমোট ৪৯টি বাজেট উত্থাপন করেছেন ১২ জন ব্যক্তি। তাদের মধ্যে একজন রাষ্ট্রপতি ৯ জন অর্থমন্ত্রী ও দুজন অর্থ উপদেষ্টা। ব্যক্তি হিসেবে সবচেয়ে বেশি ১২টি করে বাজেট উত্থাপন করেছেন প্রয়াত এম সাইফুর রহমান এবং আবুল মাল আবদুল মুহিত। এর মধ্যে আবুল মাল আবদুল মুহিত আওয়ামী লীগের হয়ে রেকর্ড টানা ১০টি বাজেট উপস্থাপন করেন।অর্থ বিভাগের ওয়েবসাইট ......এ বাজেটের সব তথ্যাদি ও গুরুত্বপূর্ণ দলিল যে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পাঠ ও ডাউনলোড করতে পারবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1270.csv b/Bangla_fin_news_articles/1270.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d5dae849452f5e449c9b7947b073bbb334720c0a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1270.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1270,সংশোধিত বাজেটও বাস্তবায়নের রেকর্ড নেই,2021-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত এক দশকে ২০১০১১ অর্থবছরেই বাজেটের বাস্তবায়ন তুলনামূলক বেড়েছে। কিন্তু শতভাগ হয়নি। সরকারি হিসাবেই গত ১০ বছরের সংশোধিত বাজেট বাস্তবায়নের হার গড়ে ৭০ শতাংশের কম হয়েছে। যদিও এর গুণগত ব্যয় নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। . ........প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ২০১০১১ অর্থবছরে ১ লাখ ৩২ হাজার ১৭০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়। অর্থবছর শেষে বাজেট বাস্তবায়ন হয়েছে ৯৭ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। বাজেটের খরচের পরিমাণ দাঁড়ায় ১ লাখ ২৮ হাজার কোটি টাকা। ২০১১১২ অর্থবছরে বাজেটের আকার ছিল ১ লাখ ৬৩ হাজার ৫৮৯ কোটি টাকা। অর্থবছর শেষে ব্যয় করা অর্থের পরিমাণ ১ লাখ ৫২ হাজার ৬৬৪ কোটি টাকা। বাস্তবায়নের হার ৯৩ দশমিক ১৮ শতাংশ। ২০১২১৩ অর্থবছরে বাজেটের আকার ছিল ১ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকা। অর্থবছর শেষে ব্যয় হয় ১ লাখ ৭৪ হাজার কোটি টাকা। ২০১২১৩ অর্থবছরে বাজেট বাস্তবায়নের হার ৯০ দশমিক ৭৬ শতাংশ। ২০১৩১৪ অর্থবছরে প্রথমবারের মতো বাজেটের আকার ২ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে ২ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা হয়। বছর শেষে মোট বাজেটের মধ্যে ব্যয় হয় ১ লাখ ৮৮ হাজার কোটি টাকা। বাজেট বাস্তবায়নের হার ৮৪ দশমিক ৫৯ শতাংশ। ২০১৪১৫ অর্থবছরে বাজেট ঘোষণা করা হয় ২ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা। বাস্তবায়ন করা হয় ২ লাখ ৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থবছর শেষে বাজেট বাস্তবায়নের হার ৮১ দশমিক ৫৯ শতাংশ। আর ২০১৫১৬ অর্থবছরে ২ লাখ ৯৫ হাজার ১০০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়। পরে তা কমিয়ে ২ লাখ ৬৪ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা নির্ধারণ করলেও শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়ন হয়েছে ২ লাখ ৩১ হাজার ৬৫৩ কোটি টাকা। বাজেট বাস্তবায়নের হার ৭৮ দশমিক ৫০ শতাংশ। অন্যদিকে ২০১৬১৭ অর্থবছরে বাজেট আকার ছিল ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা। বছর শেষে বাজেট বাস্তবায়ন হয়েছে ৭৬ শতাংশ। ২০১৭১৮ অর্থবছরের বাজেটের আকার ৪ লাখ ২৬৬ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে ২৮ হাজার ৭৭১ কোটি টাকা কাটছাঁট করা হয়। বছর শেষে বাজেট বাস্তবায়নের হার দাঁড়ায় ৭০ শতাংশের কিছু বেশি। ২০১৮১৯ অর্থবছরে বাজেটের আকার ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়। সংশোধিত বাজেটে এর আকার দাঁড়ায় ৪ লাখ ৪২ হাজার ৫৪১ কোটি টাকা। প্রকৃত বাস্তবায়ন হয় ৩ লাখ ৯১ হাজার ৬৯০ কোটি টাকা। বাস্তবায়নের হার ৮৯ শতাংশের কম। ২০১৯২০ অর্থবছরের জন্য ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকার বাজেট পেশ করা হয়েছিল গত ১৩ জুন ২০১৯। ২১ হাজার ৬১৪ কোটি টাকা কমিয়ে সংশোধিত বাজেট ঠিক করা হয় ৫ লাখ ১ হাজার ৫৭৭ কোটি টাকা। করোনার প্রভাবে বাস্তবায়ন দেখানো হয়েছে ৭০ শতাংশের কম। . ........চলতি ২০২০২১ বছরের মূল বাজেট ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার। গত ৯ মাসে উন্নয়ন বাজেট সংশোধনের পরও ৪২ শতাংশ বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি। করোনার ঢেউয়ে সংশোধিত ব্যয় কাঠামোর বাস্তবায়নও হচ্ছে না। উপরন্তু গত কয়েক বছর ধরে প্রত্যাশিত হারে আয়ও বাড়ছে না। রাজস্ব খাতে নানা বিশৃঙ্খলার কারণে আয় কমেছে। যদিও পরোক্ষ করের চাপে পড়েছে সাধারণ ভোক্তারা।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1271.csv b/Bangla_fin_news_articles/1271.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..49e07931afe3e8b7d4f80963c0b83af4c9db3481 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1271.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1271,জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ আজ,2021-06-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জাতীয় সংসদে আগামী ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আজ বৃহস্পতিবার জীবনজীবিকায় প্রাধান্য দিয়ে সুদৃঢ় আগামীর পথে বাংলাদেশ শিরোনামে এ বাজেট পেশ করবেন তিনি। দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় বাংলাদেশের ৫০তম বাজেট এটি। যার আকার দাঁড়াচ্ছে ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদের তৃতীয় বাজেট এটি। অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামালের এটি তৃতীয় বাজেট। দুপুর ৩টায় বাজেট বক্তৃতা শুরু করবেন তিনি। ....জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। ছবি সংগৃহীতবাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রথম বাজেট ঘোষণা করেন তাজউদ্দীন আহমদ। ১৯৭২ সালের ৩০ জুন ঘোষণা করা সেই বাজেটের আকার ছিল মাত্র ৭৮৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ স্বাধীনতার ৫০ বছরে দেশের বাজেটের আকার বেড়েছে ৭৬৭ গুণ। এ পর্যন্ত সর্বমোট ৪৯টি বাজেট উত্থাপন করেছেন ১২ জন ব্যক্তি। তাদের মধ্যে একজন রাষ্ট্রপতি ৯ জন অর্থমন্ত্রী ও দুজন অর্থ উপদেষ্টা। ব্যক্তি হিসেবে সবচেয়ে বেশি ১২টি করে বাজেট উত্থাপন করেছেন প্রয়াত এম সাইফুর রহমান এবং আবুল মাল আবদুল মুহিত। এর মধ্যে আবুল মাল আবদুল মুহিত আওয়ামী লীগের হয়ে রেকর্ড টানা ১০টি বাজেট উপস্থাপন করেন।অর্থ বিভাগের ওয়েবসাইট ......এ বাজেটের সব তথ্যাদি ও গুরুত্বপূর্ণ দলিল যে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পাঠ ও ডাউনলোড করতে পারবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1272.csv b/Bangla_fin_news_articles/1272.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f8ca52890db25cf3c77d874cf87e1b2158480f82 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1272.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1272,২৭টি নতুন মডেলের ফ্রিজ আনল ওয়ালটন,2021-06-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ২৭টি নতুন মডেলের ফ্রিজ উন্মোচন করলো সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটন। একইসঙ্গে ডিজাইন ও ফিচার আপডেট করে আরও অর্ধশতাধিক মডেলের ফ্রিজ আনুষ্ঠানিকভাবে বাজারে ছাড়লো ওয়ালটন।এসব ফ্রিজের মধ্যে রয়েছে আইওটি বেজড স্মার্ট রেফ্রিজারেটর বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ডিজিটাল ইনভার্টার প্রযুক্তি এবং ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী সুপার কুলিং ফিচারের ফ্রিজ। বর্তমানে বাজারে রয়েছে ওয়ালটনের প্রায় দুইশত মডেলের রেফ্রিজারেটর ফ্রিজার ও বেভারেজ কুলার।গাজীপুরের চন্দ্রার কারখানায় নতুন মডেলের ফ্রিজগুলো আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করেন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ। একইসঙ্গে ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবসকে সামনে রেখে ওয়ালটন কারখানায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন তিনি।এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আলমগীর আলম সরকার নির্বাহী পরিচালক কর্নেল অবঃ শাহাদাত আলম উদয় হাকিম প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ও নির্বাহী পরিচালক ফিরোজ আলম নির্বাহী পরিচালক আমিন খান ইউসুফ আলী ইয়াসির আল ইমরান ফ্রিজের সিইও আনিসুর রহমান মল্লিক আরএন্ডডি বিভাগের চিফ কোঅর্ডিনেটর তাপস কুমার মজুমদার কম্প্রেসরের সিইও রবিউল আলম প্রমুখ।প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ বলেন নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রেখেছেন ওয়ালটন পরিবারের সদস্যরা। এ জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ঈদ উপলক্ষে অর্ধশতাধিক নতুন মডেলের ফ্রিজ বাজারে ছাড়া হয়েছে। এটা আমাদের আরেকটি সফলতা। আমাদের প্রত্যাশা এই ধারা অব্যাহত রেখে ২০৩০ সালের মধ্যে ওয়ালটন বিশ্বের ৫টি শীর্ষ ব্র্যান্ডের কাতারে উঠে আসবে।সবুজশ্যামল বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রত্যয় ব্যক্ত করে তিনি বলেন শিল্পায়ন চলমান থাকবে বাংলাদেশ হবে শিল্প ও প্রযুক্তিনির্ভর। কিন্তু বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে দেশকে সবুজায়ন করতে হবে। করোনাকালে আবারও প্রমাণিত হচ্ছে অক্সিজেন ছাড়া আমরা বাঁচতে পারবো না। বাংলাদেশকে রক্ষা করতে এবং আগামি প্রজন্মকে সুস্থ্য রাখতে বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই। এখন থেকে ওয়ালটনের প্রতিটি সদস্য একটি করে গাছ লাগাবে। এর মাধ্যমে সবুজায়নের দিকে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।ওয়ালটন ফ্রিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আনিসুর রহমান মল্লিক জানান নতুন মডেলের ওয়ালটনের এসব ফ্রিজের ধারণক্ষমতা ১২৫ লিটার থেকে ৩৬৫ লিটারের মধ্যে। এসব ফ্রিজে অত্যাধুনিক ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। সংযোজন করা হয়েছে আইওটি বেজড স্মার্ট প্রযুক্তি। আধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ ওয়ালটন স্মার্ট ফ্রিজ গ্রাহকপ্রিয়তা পাবে বলে তিনি প্রত্যাশা করেন।মেগা ঈদ ফেস্টিভালে ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে রয়েছে মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগসহ কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার। পাশাপাশি ফ্রিজে ১ বছরের রিপ্লেসমেন্টসহ ইনভার্টার কম্প্রেসরে ১২ বছরের ওয়ারেন্টি দিচ্ছে ওয়ালটন।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1273.csv b/Bangla_fin_news_articles/1273.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a4639a8602edfb3f1669ae7941b418efa64fc5bd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1273.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1273,৫ মাসে ১ লাখ পরিবারে স্যামসাং পণ্য পৌঁছে দিয়েছে ইভ্যালি,2021-06-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চলতি অর্ধবছর শেষের এক মাস বাকি থাকলেও গত পাঁচ মাসে দেশের অন্তত এক লাখ পরিবারে স্যামসাং ব্র্যান্ডের টিভি ফ্রিজ ওয়াশিং মেশিন এবং এসিসহ বিভিন্ন ধরনের কনজিউমার ইলেকট্রনিক্স পণ্য পৌঁছে দিয়েছে দেশিয় ইকমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালি ডট কম ডট বিডি। দেশের বিভিন্ন স্থানে থাকা ইভ্যালির গ্রাহকরা ঘরে বসে অর্ডার করে হোম ডেলিভারিতে স্যামসাং এর পণ্য বুঝে পেয়েছেন।দক্ষিণ কোরিয়া ভিত্তিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্যামসাংএর বিভিন্ন পণ্য গ্রাহকদের কাছে সুলভ মূল্যে পৌঁছে দিতে কাজ করছে ইভ্যালি ও ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স। এর ফলে স্যামসাং পণ্যে গ্রাহকদের জন্য আকর্ষণীয় মূল্যছাড়ে পণ্য বিক্রির ঘোষণা দেয় ইভ্যালি।এ বিষয়ে ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল বলেন করোনাকালীন এ সময়ে মানুষের কাছে যখন ঘরের বাহিরে বের হয়ে তার পছন্দের পণ্যটি কেনা কষ্টকর হয়ে পরে তখন তারা খুব সহজেই ঘরে বসে তার প্রয়োজনীয় পণ্যটি ইভ্যালিতে অর্ডার করে সংগ্রহ করতে পেরেছে। গত পাঁচ মাসে ইভ্যালি ও ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স মিলে অন্তত এক লাখ ইউনিট পণ্য গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছে।ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স ও ইভ্যালি একত্রে দেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌঁছাতে চায় উল্লেখ করে ফেয়ার গ্রুপের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা সিএমও মোহাম্মদ মেসবাহউদ্দিন বলেন বাংলাদেশে স্যামসাং মোবাইল এবং ইলেকট্রনিক্সএর গর্বিত উৎপাদক ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স। বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্য সবাই যেভাবে নিজেদের করে নিয়েছেন আমরা তার জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। গত পাঁচ মাসে আমরা ইভ্যালির মাধ্যমে গ্রাহকদের ঘরে একলক্ষ ইউনিট স্যামসাং পণ্য পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছি ।অন্যদিকে ফেয়ার গ্রুপের চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার সিএফও কাজী নাসির উদ্দীন বলেন ইভ্যালির মাধ্যমে স্যামসাং পণ্যের আরও অর্ডার পাচ্ছি আমরা। সেগুলোও ধাপে ধাপে প্রতিদিন আমরা সরবরাহ করছি। গ্রাহক সন্তুষ্টির কথা বিবেচনা করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ডেলিভারি সম্পূর্ণ করার লক্ষ্যে ইভ্যালি ও ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স একযোগে কাজ করে যাচ্ছে।এ বিষয়ে ফেয়ার গ্রুপ এর পরিচালক অপারেশন ফিরোজ মোহাম্মদ বলেন ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ এর লক্ষে সরকারের পাশাপাশি আমরা কাজ করে যাচ্ছি এবং বাংলাদেশের ডিজিটালাইজেশনে স্যামসাং প্রযুক্তির মাধ্যমে অংশ নিতে পেরে আমরা আনন্দিত।এর আগেও দেশের এক লাখ পরিবারের স্যামসাং পণ্য পৌঁছে দেয় ইভ্যালি ও ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1274.csv b/Bangla_fin_news_articles/1274.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ebe563b0ecdcbfbac95850af6333603fae7a26a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1274.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1274,১১ মাসে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকার রেমিট্যান্স এসেছে,2021-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের প্রকোপের মধ্যেও রেমিট্যান্স পাঠানো অব্যাহত রেখেছেন প্রবাসীরা। প্রতি মাসেই বাড়ছে রেমিট্যান্সের পরিমাণ। গত মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ২১৭ কোটি ১১ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। এতে চলতি অর্থবছরের ১১ মাসে জুলাইমে দেশে ২ হাজার ২৮৩ কোটি ৭০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশ মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় ১ লাখ ৯৪ হাজার ১১৪ কোটি টাকা।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে গত মে মাসে প্রবাসীরা ২১৭ কোটি ১১ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৮ হাজার ৪৫৪ কোটি টাকা প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে। যা আগের বছরের একই মাসের চেয়ে ৬৬ কোটি ৬৫ লাখ ডলার বেশি। চলতি অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে আগের অর্থবছরের চেয়ে ৩৯ শতাংশ বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। গত অর্থবছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ হাজার ৬৩৭ কোটি ২০ লাখ ডলার। ২০১৯২০ অর্থবছরের বাজেটে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা ঘোষণা করা হয়। বৈধ উপায়ে প্রবাসী আয় বাড়াতে এমন সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সে অনুযায়ী গত বছরের ১ জুলাই থেকে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠালে প্রতি ১০০ টাকার বিপরীতে ২ টাকা প্রণোদনা পেয়ে আসছেন। এর ফলে করোনার মধ্যেও রেকর্ড গড়ছে রেমিট্যান্স। করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে মন্দা কাটাতে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ৫ হাজার ডলার বা প্রায় ৫ লাখ টাকা কোনো যাচাইবাছাই ছাড়া ২ শতাংশ নগদ সহায়তা দিচ্ছে সরকার। যা আগে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত কোনো যাচাইবাছাই ছাড়া নগদ সহায়তা দেওয়া হচ্ছিল। ....এদিকে গত নভেম্বরে রেমিট্যান্স পাওয়া আরো সহজ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রেমিট্যান্স প্রদানকারী ব্যাংক রেমিটারের কাগজপত্র নিজ দায়িত্বেই যাচাই করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রণোদনার অর্থ ছাড় করার জন্য রেমিট্যান্স আহরণকারী ব্যাংকের কাছে কনফার্মেশন পাঠাবে। তার ভিত্তিতে রেমিট্যান্স আহরণকারী ব্যাংক রেমিট্যান্স প্রদানকারী ব্যাংক বরাবর প্রণোদনার টাকা ছাড় করবে বলে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। রেমিট্যান্স বাড়ার কারণে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও বাড়ছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিকে অর্থনীতি শক্তিশালী হওয়াকে নির্দেশ করে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মজুত থাকলে তাকে ঝুঁকিমুক্ত দেশ হিসাবে চিহ্নিত হয়। বাংলাদেশের কাছে এখন যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার মজুত আছে তা দিয়ে ১০ মাসের বেশি আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। কিছুদিন আগে ৪৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। গতকাল আবার রিজার্ভ বেড়ে ৪৫ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছে।ইত্তেফাকএএ্রএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1275.csv b/Bangla_fin_news_articles/1275.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c0e6d429de7566583482ed45478b5bbb8667d3da --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1275.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1275,পোশাক উৎপাদনের মান সূচকে বিশ্বে দ্বিতীয় বাংলাদেশ,2021-06-01,জামাল উদ্দীন,প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলোকে পিছিয়ে ফেলে বাংলাদেশি পোশাক খাত আন্তর্জাতিক মান সূচকে অগ্রগামী হয়েছে। সর্বশেষ ইথিক্যাল অডিট সূচকে বাংলাদেশি পোশাক কারখানার উৎপাদন ব্যবস্থা দ্বিতীয় স্থান লাভ করেছে। প্রথম স্থানে রয়েছে তাইওয়ান। তাইওয়ানকে টপকাতে পারলে বাংলাদেশ হবে প্রথম।বাংলাদেশের পোশাক খাতে প্রথমবারের মত এই স্বীকৃতি অর্জন রফতানি ও দেশের ভাবমূর্তি বাড়াতে ভূমিকা রাখবে এবং ক্রেতাদের কাছেও কদর বাড়বে।সূচকে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশের প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনাম। আর চীনের অবস্থান ৭ম। সাপ্লাই চেইন কমপ্লায়েন্সসহ সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান কিউআইএমএর সর্বশেষ এই মান নির্ধারণের ঘোষণা দিয়েছে। চীন ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের বড় বড় ব্র্যান্ড এবং ক্রেতা প্রতিষ্ঠানকে সেবা সরবরাহ করে থাকে। ৮৫ দেশে কিউআইএমএর স্থানীয় অফিস রয়েছে। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের পোশাক খাত কমপ্লায়েন্স ইস্যুতে বেশ এগিয়েছে এবং ক্রেতাদের কাছে সুনাম কুড়িয়েছে। তবে পণ্যের দরকষাকষিতে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল ছিল। ইথিক্যাল অডিটে এগিয়ে থাকায় দরকষাকষিতে বাড়তি সুবিধা পাওয়া যাবে। প্রসঙ্গত ইথিক্যাল অডিট কারখানাগুলোর উৎপাদন ব্যবস্থায় আন্তর্জাতিক মান নিশ্চিত হচ্ছে কি না তা নিরীক্ষা করে। শ্রমিকের বেতনভাতা কর্মপরিবেশ সাধারণ ও মাতৃত্বকালীন ছুটি সামাজিক ও পরিবেশগত নিরাপত্তার শর্ত এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক সুবিধাদি বিশ্লেষণ করা হয়। সাধারণ আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের শর্তমেনে শ্রমঅধিকার নিশ্চিত করার বিষয়টি এর মাধ্যমে খোলাসা হয়ে ওঠে। এই সূচক তৈরিতে সরেজমিন কারখানা পরিদর্শন শ্রমিকদের সাক্ষাতকার কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনাও করা হয়।তথ্য অনুযায়ী গত ইথিক্যাল অডিট সূচকে ১০ পয়েন্টের মধ্যে বাংলাদেশের সূচক ৭ দশমিক ৭। ভিয়েতনামের ৭ দশমিক ৬। চীন ৭ দশমিক ৩ পয়েন্ট পেয়ে সপ্তম স্থানে রয়েছে। এই অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেছে পোশাক শিল্প মালিকরা। বিজিএমইএ সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম বলেন এটি বাংলাদেশের অনন্য অর্জন। রানা প্লাজা ধসের পর যে দুর্নাম হয়েছিল তা কাটিয়ে উঠতে সহায়ক হবে। ক্রেতাদের কাছ থেকে বেশি রপ্তানি আদেশ পাওয়া যাবে।পোশাক খাতের ইতিহাসে প্রথম এই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির নেপথ্যে রানা প্লাজা ঘটনা পরবর্তী ক্রেতাদের জোট অ্যাকর্ড এবং অ্যালায়েন্সের কর্মতৎপরতায় কারখানার পরিবেশ উন্নয়নে যুগান্তকারী কাজ হয়। যদিও এই সংস্কারের বিষয়টি ব্যয়বহুল হওয়ায় উৎপাদকদের বাড়তি খরচ করতে হয়েছিল। তবে এই স্বীকৃতি আগামী দিনে ব্যবসা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1276.csv b/Bangla_fin_news_articles/1276.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ab7318d3d61200faef7d3ed5f2878f2f77a97c7b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1276.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1276,ঢাকাকক্সবাজার রুটে নভোএয়ারের ফ্লাইট চালু,2021-06-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,নভোএয়ার ঢাকাকক্সবাজার রুটে আজ থেকে পুনরায় ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করছে। একই সাথে স্মাইলস গ্রাহকদের জন্য সব রুটের টিকেটের মূল্যে ১০ ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।সরকার নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে কক্সবাজার রুটে প্রতিদিন ঢাকা থেকে সকাল সাড়ে ৯টায় ও বিকাল ৩টা এবং কক্সবাজার থেকে সকাল ১১০৫ মিনিট ও বিকাল ৪৩৫ মিনিটে ফ্লাইট পরিচালনা করবে নভোএয়ার। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানউল্লেখ্য করোনা ভাইরাস সংক্রমন রোধে সরকারি নির্দেশে গত ৫ এপ্রিল থেকে কক্সবাজার রুটে ফ্লাইট পরিচালনা বন্ধ ছিলো।১০ ছাড় উপভোগ করতে স্মাইলস গ্রাহকদের ১লা জুন থেকে ৩১ জুলাই ২০২১ এর মধ্যে নভোএয়ার এর যেকোন বিক্রয় কেন্দ্র থেকে টিকেট ক্রয় করতে হবে। এছাড়া যে কোন যাত্রী তাৎক্ষণিকভাবে স্মাইলস গ্রাহক হয়ে এই অফারে টিকেট ক্রয় করতে পারবেন।নভোএয়ার যাত্রীদের বিশেষ সুবিধা দিতে ২০১৩ সালে বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ফ্রিকোয়েন্ট ফ্লায়ারস প্রোগ্রাম স্মাইলস চালু করে। নভোএয়ার বিক্রয় কেন্দ্র অথবা ওয়েবসাইট থেকে নির্দিষ্ট ফরম পুরনের মাধ্যমে স্মাইলস গ্রাহক হতে হবে।বর্তমানে নভোএয়ার স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঢাকা থেকে প্রতিদিন চট্টগ্রামে ৬টি যশোরে ৫ টি সৈয়দপুের ৫ টি সিলেটে ২টি বরিশালে ২টি এবং রাজশাহীতে ২টি করে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1277.csv b/Bangla_fin_news_articles/1277.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c1fe316f885b80dcf677887ed9f678c71cefeb24 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1277.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1277,কার্ডের মাধ্যমে বিদেশে টাকা পাঠানো যাবে,2021-06-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিদেশে চিকিৎসা পড়ালেখা বা ভিসা ফি সংক্রান্ত ব্যয় মেটানোর জটিলতা কমছে। এখন থেকে আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্স কার্ডের মাধ্যমে গ্রাহকের হয়ে বিদেশে অর্থ পাঠাতে পারবে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক। এতে অর্থ পাঠানোর প্রক্রিয়াটি বেশ সহজ হয়েছে।ব্যাংকের নিজ নামে কার্ড ইস্যু সংক্রান্ত বিষয়ে সোমবার ৩১ মে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে।বিদ্যমান ব্যবস্থায় অনুমোদিত ডিলার ব্যাংক সুইফট ম্যাসেজের মাধ্যমে বৈদেশিক লেনদেন করে থাকে। অপরদিকে এক্সচেঞ্জ হাউজের মাধ্যমে প্রবাসী আয় দেশে আসে। নতুন সার্কুলার জারি হওয়ার পর এখন থেকে অনুমোদিত ডিলার ব্যাংক নিজের নামে আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্স কার্ড ইস্যু করতে পারবে। এ কার্ড দিয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে গ্রাহকদের বেশ কয়েকটি খাতে ব্যয়ের অর্থ সহজে বিদেশে পাঠাতে পারবে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক। খাতগুলো হলো তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ব্যয় সদস্য ফি ভর্তি ফি শিক্ষাচিকিৎসা ব্যয় ভিসা ফি প্রশিক্ষণ ফি ইত্যাদি।জানা গেছে মানি ট্রান্সফার কোম্পানি ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে শিক্ষা চিকিৎসা ও পরিবারের খরচ মেটানোর অর্থ পাঠানোর অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বর্তমানে নির্দিষ্ট আবেদনের বিপরীতে উচ্চতর শিক্ষা ও চিকিৎসার জন্য ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠানো যায়। ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে প্রতিবার ৬০ ডলারের মতো চার্জ দিতে হয়। তবে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের চ্যানেল ব্যবহার করে অর্থ পাঠাতে সর্বোচ্চ খরচ পড়বে ১৬ ডলার।অন্যদিকে ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে কার্ডধারী ব্যক্তি সীমিত পরিসরে বিদেশে টাকা পাঠানো তথা হোটেল বিল কেনাকাটার মূল্য পরিশোধ ইত্যাদি করতে পারেন। কিন্তু এই ধরনের কার্ড যাদের নাই তারা তা পারেন না। কিন্তু নীতিমালা সহজ করার ফলে এখন থেকে অনুমোদিত ডিলার ব্যাংক নিজের নামে আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্স কার্ড ইস্যু করতে পারবে। এ কার্ড দিয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে গ্রাহকদের বেশ কয়েকটি খাতে ব্যয়ের অর্থ সহজে বিদেশে পাঠাতে পারবে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান বৈদেশিক লেনদেন ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত সময়োপযোগী করা হচ্ছে। নতুন সার্কুলারের আওতায় চাহিদা অনুযায়ী অনুমোদিত ডিলার ব্যাংক তাদের গ্রাহকের পক্ষে আন্তর্জাতিক কার্ডের মাধ্যমে বিদেশের লেনদেনগুলো নিষ্পত্তি করতে পারবে। বাংলাদেশি কেউ বিদেশে কোনও সেবা নিতে গেলে তাকে যে ফি প্রদান করতে হয় সেই ফি কার্ডের মাধ্যমে দেওয়া যাবে। অর্থাৎ সুবিধাভোগীর কাছে আন্তর্জাতিক কার্ড না থাকলে ব্যাংকগুলো গ্রাহকের পক্ষ হয়ে তাদের নিজস্ব নামে কার্ড ইস্যু করে ওই অর্থ পরিশোধ করতে পারবে। এতদিন এ ধরনের কোনও সুযোগ ছিল না।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1278.csv b/Bangla_fin_news_articles/1278.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..88ef2681c778b5ab9da0963e492887f940844fd8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1278.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1278,দাম কমলো এলপি গ্যাসের,2021-05-31,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্ববাজারে দাম কমায় তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের এলপিজি দাম আরেক দফা কমিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন বিইআরসি।সোমবার এক অনলাইন সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন দাম ঘোষণা করেবিইআরসি।বেসরকারি খাতে ১২ কেজির সিলিন্ডারের সর্বোচ্চ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৮৪২ টাকা যা আগের মাসে ৯০৬ টাকা ছিল। এটি সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য যা ১ জুন থেকে কার্যকর হবে।আর উৎপাদন পর্যায়ে ব্যয় পরিবর্তন না হওয়ায় রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির এলপিজির দাম পরিবর্তন করা হয়নি। সরকারি সাড়ে ১২ কেজি এলপিজির দাম আগের ৫৯১ টাকাই থাকছে। গাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজির নতুন দাম প্রতি লিটার ৪১ টাকা ৭৪ পয়সা। আগে এটি ছিল ৪৪ টাকা ৭০ পয়সা। দেশে প্রথমবারের মতো গত ১২ এপ্রিল এলপিজির দাম নির্ধারণ করে বিইআরসি। সে সময় বলা হয়েছিল বিশ্ববাজারের সঙ্গে মিল রেখে প্রতি মাসে দাম সমন্বয় করা হবে। এর আগে গত ২৯ এপ্রিল একদফা দাম সমন্বয় করা হয়।সংবাদ সম্মেলনে দাম কার্যকর করা নিয়ে বিইআরসির চেয়ারম্যান বলেন কেউ নির্ধারিত দামের কমে বিক্রি করতে পারে। কিন্তু বেশি দামে বিক্রি করা যাবে না। কমিশনঘোষিত মূল্যহার বাস্তবায়নে স্থানীয় প্রশাসন যাতে ভূমিকা রাখতে সে জন্য বাণিজ্যসচিব ও জ্বালানিসচিবকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।এ সময়আরও উপস্থিতছিলেনবিইআরসির সদস্য মোহম্মদ আবু ফারুক মকবুল ই ইলাহি চৌধুরী মোহাম্মদ বজলুর রহমান ও মো. কামরুজ্জামান। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে সবাইকে স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য দেন কমিশনের সচিব রুবিনা ফেরদৌসী।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1279.csv b/Bangla_fin_news_articles/1279.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fbb3da4265b44497b25d1ed7dede47a1f4e296d1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1279.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1279,কমেছে বেচাকেনা লোকসানের মুখে আম ব্যবসায়ীরা,2021-05-31,কবির হোসেন,দেশজুড়ে প্রায় গেলোদুই সপ্তাহধরে আমের বাজার শুরু হলেও বাজারে পাইকারি ও খুচরা ক্রেতার সংখ্যা সীমিত। তবে অন্যান্য বছরগুলোর তুলনায় এবার বাজারে আমের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বেচাকেনাও কমে গেছে। ফলে লোকসানের মুখে আম ব্যবসায়ীরা।ব্যবসায়ীরা বলছেন করোনা মহামারির কারণেবাজারেপাইকার অনেক কমে গেছে। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে মাল আসতে নানা ধরনেরসমস্যা দেখা দিচ্ছে। ফলে আগে যা ১ ঘণ্টায় বিক্রি হতো সেটা এখন ১ সপ্তাহেও বিক্রি করতে পারছেনা তারা। যার ফলেএবার অনেক লোকসানের মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা করছে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। বাজার ঘুরে দেখা গেছে প্রতি কেজি মাঝারি হিমসাগর আম পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫০ টাকা দরে। আর সেটি প্রতি কেজি খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা ধরে। ল্যাংড়া আম প্রতি কেজি পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা করে এবংখুচরা বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা দরে।অন্যান্য আম যেমনআম্রপালি লক্ষণভোগ এগুলোর দর কমতি নেই। দাম বৃদ্ধি পেয়ে কেজি প্রতি খুচরা আম্রপালি আম বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা দরে। লক্ষণভোগ পাইকারি ৩০ থেকে ৩৫ হলেও তা খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকার ওপরে। ....ক্রেতা নেই তাই কাওরান বাজারে এক আড়তেঅলস সময় পার করছেন এক ব্যবসায়ী। ছবি ইত্তেফাকআজ সোমবার ৩১ মে রাজধানীর কাওরান বাজারে আমের বাজার ঘুরে সংশ্লিষ্ট ক্রেতাবিক্রেতার সঙ্গে সরেজমিনে কথা বলে আমের বাজারের এমন চিত্র দেখাগেছে।রাজধানীর বৃহৎ পাইকারি কাঁচামালের বাজার কাওরানবাজারে আমের আড়তদার মেসার্স আমিনুল বাণিজ্যলয়ের ব্যবস্থাপক আমিনুল ইসলাম দৈনিক ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন করোনার জন্য পাইকারি অনেক কমে গেছে। গেল বছরগুলো তুলনায় এবার বেচাকেনা খুবই কম। এ সময় আমরা ১ ঘণ্টায় ৫০০ থেকে ১ হাজার ক্যারেট আম বিক্রি করতে পারতাম। একই মাল এখন বিক্রি করতে সময় লাগছে প্রায় এক সপ্তাহ। আগে যেখানেপাইকাররা একজনেই ১০০ থেকে ২০০ ক্যারেট আম নিতো এখন তারা নিচ্ছে ৫ থেকে সর্বোচ্চ ১০ ক্যারেট মাল। বেচাকেনা একেবারেই কম। এইভাবে চলতে থাকলে আমাদের লোকসানের মুখে পড়তে হবে। আমের এ আড়তদার আরও বলেন এক বছর আগে ২৫ লাখ টাকা জমা দিয়ে বাগান কিনেছি। এক সিজনে আড়তেরজায়গার ভাড়া দিতে হয় দুই লাখ টাকা। সঙ্গে আছে কর্মচারীদের খরচ। পাইকাররা যদি আগের মতো না আসে এবং মাল বিক্রি করতে না পারি তাহলে আমরা কীভাবে এসব পরিশোধ করবো। আশা করছি কোরবানির ঈদ পর্যন্ত আমের আমদানি থাকবে। তবে সামনে এভাবে বেচাকেনা চলতে থাকলে আমাদের ব্যবসার ধস নামবে।বাজারের আরেকজন খুচরা ব্যবসায়ী রুবেল মিয়া বলেন আমাদের পাইকারদের কাছ থেকে আম দামে কিনতে হচ্ছে তাই আমরাও সেভাবে বিক্রি করছি। আমের দাম বাড়তি। আম বাজারে কম আসছে। ....ক্রেতা শূন্য এক আড়ত। ছবি ইত্তেফাকবাজারে আম কিনতে আসা ক্রেতা মুহিবুল হাসান বলেন আগের মতো আমের সাইজ নেই। আমের সাইজ ছোট। তবে দাম কমেনি। সাইজ ছোট হলেও দাম বেশি। আমের সিজন এসেছে তাই দাম হলেও আমাদের কিনতে হচ্ছে।সরাসরি বাগান থেকে আম সংগ্রহ করে অনলাইনে পাইকারি আম সরবরাহ করে এমন একজন ব্যবসায়ী রিকি ফুড এর স্বত্বাধিকারী মঞ্জুর মোর্সেদ রিকি দৈনিক ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন বাগানের বাছাইকৃত আমের দাম তুলনামূলক একটু বেশি হওয়ায় এবং চমকপ্রদ বিজ্ঞাপনের আড়ালে অনলাইনে কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের নিম্নমানের আম সরবরাহের কারণে অনলাইন থেকে আম কেনায় গ্রাহকদের আস্থা নিম্নমুখী। এছাড়া কুরিয়ার সার্ভিসফি তুলানমূলক বেশি হওয়ায় আমাদের অনলাইনে ব্যবসাও খুব একটা হচ্ছে না। ফলে কুরিয়ার সার্ভিসের ফি আরও কমানোর দাবি জানাই।এ ব্যবসায়ী আরও বলেন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ঝড়ের কারণে এ বছরও অনেক আম গাছ থেকে পড়ে গেছে। ফলে আমের আমদানি কম দামও বাড়তি। অন্যদিকে ক্রেতাদের সংখ্যা অন্যান্য বছরের তুলনায় কম হওয়ায় ব্যবসা এবার ভালো যাচ্ছে না।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1280.csv b/Bangla_fin_news_articles/1280.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..383051be397be57ab1776f0d6873b473515da209 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1280.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1280,চলমান বিধিনিষেধে ব্যাংক লেনদেনের নতুন সময়সূচি,2021-05-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত চলমান বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও সাত দিন বাড়ানো হয়েছে। ফলে ৬ জুন পর্যন্ত বিধিনিষেধ বহাল থাকবে। এ সময় ব্যাংক আগের মতো সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে। তবে বিধিনিষেধের এ সাতদিন লেনদেন ও ব্যাংক খোলা রাখার সময় আগের চেয়ে আধা ঘণ্টা বাড়ানো হয়েছে।সোমবার ৩১মে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন হবে। লেনদেনপরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শেষ করার জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত।রবিবার৩০ মে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধকল্পে সরকার কর্তৃক আরোপিত বিধিনিষেধের মধ্যে ব্যাংকিং কার্যক্রম প্রসঙ্গে নতুন এ নির্দেশনা জারি করে।এতে বলা হয় করোনাভাইরাসজনিত রোগ কোভিড১৯ এর বিস্তার রোধে সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধের মধ্যে সীমিত পরিসরে ব্যাংকিং কার্যক্রম অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে আগামী ৬ জুন পর্যন্ত সীমিত পর্যায়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হবে।এ সময় দৈনিক ব্যাংকিং লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত। লেনদেন পরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংক শাখা এবং প্রধান কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে।বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ এপ্রিল জারি করা ডিওএস সার্কুলার লেটার নং১৫ এ প্রদত্ত অন্যান্য নির্দেশাবলী অপরিবর্তিত থাকবে। অর্থাৎ প্রতিটি ব্যাংকের উপজেলা শহরের একটি শাখা খোলা থাকবে বৃহস্পতিবার রোববার ও মঙ্গলবার এবং সিটি করপোরেশনের এলাকার দুই কিলোমিটারের মধ্যে একটি শাখা প্রতি কর্মদিবস খোলা রাখতে হবে।ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১ এর ৪৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করা হলো সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়েছে।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1281.csv b/Bangla_fin_news_articles/1281.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..36efe375df7230d80144a7e9de078a2d835e3acc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1281.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1281,ইমামুল কবীর শান্তর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ,2021-05-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,শান্তমারিয়াম ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ইমামুল কবীর শান্তর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। শান্তমারিয়াম ইউনিভার্সিটি সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস ও মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি ফাউন্ডেশনসহ শান্তমারিয়াম ফাউন্ডেশন পরিবারের উদ্যোগে তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনায় জন্য দোয়ার আয়োজন করা হয়।মোঃ ইমামুল কবীর শান্ত কোভিড১৯ রোগে আক্রান্ত হয়ে গত বছর এই দিনে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। সমাজসেবার মাধ্যেম মানুেষ কল্যাণে আজীবন কাজ করে গেছেন এই শিল্পপতি। সাধারণ মানুষের স্বার্থ সুরক্ষায় তিনি ছিলেন নিবেদিত প্রাণ।স্বাধীন বাংলাদেশের মানুষকে কর্মমুখী করতে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন শান্তমারিয়াম ফাউন্ডেশন। শিক্ষার প্রসারে তিনি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত শান্তমারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি শান্তমারিয়াম একাডেমী অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি শান্তমারিয়াম ফ্যাশনস্ লিমিটেড দৈনিক আজকের প্রত্যাশা শিশু ও বয়স্কদের পুনর্বাসন কেন্দ্রশান্ত নিবাস শিক্ষার উন্নয়ন ও সমাজসেবার কাজ করে যাচ্ছে।প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর পরিবারবর্গ ও শান্তমারিয়াম ফাউন্ডেশন অধীনস্থ সকল প্রতিষ্ঠান মোঃ ইমামুল কবীর শান্তর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া চেয়েছেন।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1282.csv b/Bangla_fin_news_articles/1282.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2e21bf94f206dbeecd0b488d007e0e2a8474f87 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1282.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1282,বাংলাদেশে ব্যবসার নিবন্ধন পেল গুগলআমাজন,2021-05-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্বের অন্যতম টেক জায়ান্ট গুগল ও আমাজন এখন বাংলাদেশের নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান। এই দুটি প্রতিষ্ঠান আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকা দক্ষিণ ভ্যাট কমিশনারেট থেকে অনাবাসী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যবসায় নিবন্ধন নম্বর বিআইএন নিয়েছে যা ভ্যাট নিবন্ধন হিসেবে পরিচিত।গত ২৩ মে গুগল এবং ২৭ মে আমাজন এ ভ্যাট নিবন্ধন পেয়েছে। এখন থেকে এ দুটি প্রতিষ্ঠান নিয়মিত ভ্যাট রিটার্ন দাখিল করে ভ্যাটের টাকা পরিশোধ করবে।অবশ্য এতদিনও প্রতিষ্ঠান দুটি ভ্যাটের টাকা পরিশোধ করত। বাংলাদেশ থেকে যে ব্যাংকের মাধ্যমে তাদের টাকা পরিশোধ হত সেই ব্যাংকই ভ্যাট কেটে রেখে সরকারি কোষাগারে জমা দিত।শুধু গুগল আমাজন নয় শিগগিরই ফেসবুক ও নেটফ্লেক্সও ভ্যাট নিবন্ধন নিতে যাচ্ছে বলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর সূত্রে জানা গেছে।জানা গেছে গুগল এশিয়া প্যাসিফিক পিটিই লিমিটেড নামে ভ্যাট নিবন্ধন নিয়েছে। ব্যবসার ধরন হিসেবে বলা হয়েছে সেবা। আর সিঙ্গাপুরের আঞ্চলিক কার্যালয়ের ঠিকানা ব্যবহার করা হয়েছে। অন্যদিকে আমাজন নিবন্ধিত হয়েছে আমাজন ওয়েব সার্ভিসেস ইনকরপোরেশন নামে। এই প্রতিষ্ঠান সেবাধর্মী ব্যবসা করবে বলে জানিয়েছে। আমাজন যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলের ঠিকানা ব্যবহার করেছে।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1283.csv b/Bangla_fin_news_articles/1283.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34e5d064df6d139deee792b4f39438ed0c7bc13d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1283.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1283,খেলাপি হতে উৎসাহিত করা হচ্ছে,2021-05-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকিং খাতে ঋণখেলাপি হওয়ার পেছনে নানা কারণ তো রয়েছেই তবে ব্যাংকগুলোর যোগসাজশই বেশি। এখানকার সিস্টেমটাই যেন উদ্যোক্তাকে ঋণখেলাপি হতে উৎসাহিতকরছে। আর প্রকৃত উদ্যোক্তারা হতাশায় নিমজ্জিত হচ্ছে দায়দেনার ভারে। জ্বালানি সংকট ডলারের মূল্যবৃদ্ধি ঘন ঘন নীতির পরিবর্তন তো রয়েছেই।সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে করোনার কারণে কিস্তি প্রদানে শৈথিল্য থাকলেও ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেশি। আর পদ্ধতিগত জটিলতা ও পরিস্থিতির শিকার হয়ে প্রকৃত উদ্যোক্তারা খেলাপি হলেও ইচ্ছেকৃত খেলাপিরা বহাল তবিয়তেই থাকছেন। বরং তাদের জন্য রয়েছে নানা ছাড় নানা কৌশলে সময়ক্ষেপণ ছাড়াও নানাবিধ সুবিধা। ব্যাংক ব্যবস্থাপনার প্রশ্রয়েই ইচ্ছেকৃত ঋণখেলাপিরা পার পেয়ে যাচ্ছেন। তাদের জন্য নানা সুবিধা থাকে ব্যাংকগ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে। কিন্তু প্রকৃত উদ্যোক্তারা অপছন্দের পাত্র হয়ে যান তাদের কাছে। বিগত বছরগুলোতে দেখা গেছে প্রভাবশালী এসব ইচ্ছেকৃত খেলাপিরা ঋণ পরিশোধে বছরের পর বছর সময় পেয়েছেন। কেউ কেউ আছেন যারা সময় নিয়েও কিস্তির টাকা ঠিক সময়ে পরিশোধ করেননি। কেউ কেউ বারংবার ঋণ পুনঃতপশিল করেছেন। ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ যার প্রতি খুশি থাকে তিনি সর্বোচ্চ সুবিধাই পেয়ে যান। অন্যদিকে যারা খুশি করতে পারেন না কিংবা প্রভাব দেখাতে পারেন না তাদের দশা ত্রাহি। এমনকি নীতি গ্রহণের ক্ষেত্রেও প্রভাবশালীদের পরোক্ষ হাত থাকে। এখানেও যেন একটা সিন্ডিকেট কাজ করে। নানা ছলছুতোয় নীতির শৈথিল্য থেকে শুরু করে অভিনব পন্থা অবলম্বন করা হয়। সব সরকারের আমলেই এরা সুবিধাভোগী তালিকার শীর্ষে থাকে। এদের কেউ কেউ আবার নীতিনির্ধারকদেরও কাছের মানুষ হয়ে যান।সূত্রমতে ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমাতে নানা ছাড় দিলেও মূলত কিছু মুখ্য সমস্যার সমাধান করা যাচ্ছে না। ফলে নতুন উদ্যোগ যেমন উত্সাহিত হচ্ছে না তেমনি পুরোনো উদ্যোক্তাদেরও নাভিশ্বাস চরমে। গ্যাসবিদ্যুতের সমস্যার কারণে শিল্পকারখানাগুলোর উত্পাদন মারাত্মকভাবে বিঘ্ন ঘটছে। তদুপরি পণ্য পরিবহন জটিলতা বিভিন্ন স্থানে কাগজপত্র যাচাইয়ের নামে হয়রানিসহ নানাবিধ জটিলতায় রপ্তানি বাজারও বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।সংশ্লিষ্টরা বলেছেন এ অবস্থা চলতে থাকলে কারখানা বন্ধ না হয়ে উপায় কী তাতে ব্যাংকে খেলাপি হওয়াই স্বাভাবিক। উপরন্তু নীতিগ্রহণেরও সমস্যা রয়েছে। নীতির ধারাবাহিকতা বজায় না থাকা বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে নীতিমালার শিথিলতা গোষ্ঠীবিশেষের জন্য বিশেষ সুবিধা প্রভৃতি কারণে সত্ ও প্রকৃত উদ্যোক্তাদের জন্য ব্যবসায় টিকে থাকা কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। এদের ক্ষেত্রে ব্যাংককাস্টমার সম্পর্কও গুরুত্ব পাচ্ছে না। ব্যাংকগ্রাহক সম্পক গুরুত্ব পাচ্ছে বিশেষ গোষ্ঠীর বেলায়। ব্যাংকিং সূত্রমতে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতার কারণে পণ্যমূল্য কমছে। তদুপরি ডলারের দামও বেড়েছে। একটি প্রকল্পের বিপরীতে যখন ঋণ প্রদান করা হয় তখন ডলারের যে মূল্য থাকে পরবর্তী সময়ে তা বেড়ে যায়। বর্তমানে ডলারের মূল্য ৮৬ টাকা। এর সঙ্গে শ্রম মজুরি কাঁচামালসহ আনুষঙ্গিক খরচও বেড়ে যায়। যা সামগ্রিক ব্যয় কাঠামো বাড়িয়ে দেয়। ফলে তুলনামূলক কম মুনাফায় বাড়তি খরচের বহর মোকাবিলা করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। এরই মধ্যে যদি নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সুবিধা না থাকায় কারখানাগুলোপুরোদমে উত্পাদনে যেতে পারছে না। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ পরিচালনা বোর্ডের যোগসাজশে নিজেদের পছন্দের কিছু গ্রাহককেই বেছে নেয়। যারা সব সময়ই সুবিধা পেয়ে থাকেন। এদের সুদ হার কমানো থেকে শুরু করে ঋণ পরিশোধে বাড়তি সময় দেওয়া হয়। এখন কোভিডের সময়। কোভিডে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার দোহাই দিয়ে প্রকৃত উদ্যোক্তাদের কাঁধে ভর করে মূলত বড় সুবিধা ইচ্ছেকৃত খেলাপিরাই নিয়ে নিয়েছে। মুষ্টিমেয় কিছু গোষ্ঠী বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের সুবিধা লুটে নিয়েছে বলেও সূত্রগুলো মনে করছে। এদের অতীত ইতিহাস ঘাঁটলে প্রকৃত চিত্র উদ্ঘাটন হয়ে যাবে।এদিকে ব্যাংকের অসহযোগিতায় অনেক গ্রাহক কারখানা চালু রাখতেও পারছে না। যারা পরিস্থিতির শিকার এমন গ্রাহকরা ব্যাংকের কাছে কোনো সুবিধাই পায় না। বরং তিরস্কারই মেলে তাদের। সম্প্রতি রাষ্ট্রায়ত্ত একটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ঐ ব্যাংকের এক গ্রাহককে হুমকি দিয়ে কারখানা বিক্রি করে দিতে বলেন। অথচ গত প্রায় তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে ঐ গ্রাহক ব্যাংকের টাকা শোধ করে চলেছেন। এ ধরনের পরিস্থিতি প্রকৃত উদ্যোক্তারা প্রায়শই মোকাবিলা করেন। তাদের করার কিছুই থাকে না।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1284.csv b/Bangla_fin_news_articles/1284.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c78fc4382bb2fc824471e0222e259f39a2804966 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1284.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1284,‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’এর মালিকানা নিয়ে এবার ট্রাভেল খাতে ইভ্যালি,2021-05-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এবার ট্রাভেল খাতে পা রাখলো ইকমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালি। বাংলাদেশী ট্র্যাভেল এজেন্সি ফ্লাইট এক্সপার্টকে অধিগ্রহণের মাধ্যমে তারা ট্রাভেল খাতে পা রাখলো।ফ্লাইট এক্সপার্ট এরই মধ্যে কার্যক্রম পরিচালনা করছে পুরো পৃথিবী জুড়ে। দেশে ঢাকা ও চট্টগ্রামের অফিসে অর্ধশতাধিক কর্মী রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে পাঁচ শতাধিক এয়ারলাইন্স এবং সাড়ে ৯ লাখ হোটেলরিজোর্ট যুক্ত আছে তাদের সঙ্গে।ইভ্যালি পুরোপুরি অধিগ্রহণ করেও ফ্লাইট এক্সপার্টকে স্বতন্ত্রভাবে পরিচালনা করা হবে বলে জানা গেছে। ফ্লাইট এক্সপার্টএর আগের পরিচালনা পরিষদের সবাই বর্তমান পরিষদে আছেন সেই সঙ্গে নতুন করে জনবল নিয়োগের মাধ্যমে এর ব্যাপ্তিও আরও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।২০১৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে ইভ্যালি। প্রতিষ্ঠার প্রায় দুই বছরের মধ্যে ৫০ লক্ষাধিক গ্রাহক এবং ২০ হাজারের বেশি বৃহৎ ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা এই প্ল্যাটফর্মে যোগ দেয়।এছাড়া অনলাইন ব্যবসা খাতে নতুন নতুন বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়ে আসছে ইভ্যালি। ইফুডের পর ইজবস ও ইহেলথ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1285.csv b/Bangla_fin_news_articles/1285.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b415cb61da75ad6e65f3e5a8cf3a9269412a051a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1285.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1285,ফেনীতে সদাগর ডট কমের ট্রেড সেন্টারের যাত্রা শুরু,2021-05-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ফেনীতে উদ্বোধন হলো হোলসেল মার্কেটপ্লেস সদাগর ডট কমের ট্রেড সেন্টার। শনিবার ২৯ মে সকালে ফেনী শহরের ট্রাংক রোডে শাহ আলম টাওয়ারের ষষ্ঠ তলায় নতুন এই ট্রেড সেন্টারটির উদ্বোধন করা হয়।মিনিকেট চাল মাত্র ৪০ টাকায় পাইকারিতে বিক্রি শস্য উৎসব এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের পাশে থাকার মাধ্যমে আলোচনায় এসেছে সদাগর.কম। পাইকারি দামে গুনগত পণ্যের সারাদেশের পণ্য সদাগর ডট কমের মাধ্যমে কিনতে পারবেন গ্রাহকরা। এর মাধ্যমে ফেনীর উদ্যোক্তাদের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়ে ট্রেড সেন্টারের উদ্বোধন করেন সদাগর ডট কমের সিইও আরিফ চৌধুরী।তিনি বলেন আমরা দেশের অন্যতম বাণিজ্যিক নগরী ফেনীতে ব্যবসায় সম্প্রসারণ করতে পেরে আনন্দিত। আশা করছি এখানকার উদ্যোক্তারা আমাদের ট্রেড সেন্টার ব্যবহার করে ফেনীবাসীকে সুলভ মূল্যে সকল পণ্য তুলে দিবেন।প্রতিষ্ঠানটির চিফ স্ট্রাটেজি অফিসার জাহিদ শাহ বলেন আমরা দেশীয় ইকমার্স। আমাদের লক্ষ্য দেশের পণ্যের ব্রান্ডিং। আমরা সবার সহযোগিতা চাই এগিয়ে যেতে।সকালে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হাফেজ মাওলানা রুহল আমিনের সভাপতিত্বে অতিথি হিসেবে ছিলেন সদাগর.কমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী আরিফ চৌধুরী সদাগর ডট কমের সিএসও জাহিদ শাহ সদাগর ফেনী ট্রেড সেন্টারের উদ্যোক্তা শাখাওয়াত হোসেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1286.csv b/Bangla_fin_news_articles/1286.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..73ae691fd54eba0e19ddd3cd7971b085695b10bd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1286.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1286,তিন থেকে পাঁচ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন,2021-05-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভোজ্যতেলের নতুন নির্ধারিত বাড়তি দর এখনো বাজারে কার্যকর হয়নি। তবে বাজারে যে দামে সয়াবিন ও পামঅয়েল বিক্রি হচ্ছে তা গত সপ্তাহের তুলনায় লিটারে তিন থেকে পাঁচ টাকা বেশি। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর কাওরান বাজার তুরাগ এলাকার নতুন বাজার ও মহাখালী কাঁচাবাজারে খোঁজ নিয়ে এ তথ্য জানা যায়।সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশও টিসিবি সপ্তাহের ব্যবধানে সয়াবিন ও পামঅয়েলের দাম বাড়ার বিষয়টি তাদের গতকালের বাজারদরের প্রতিবেদনে জানিয়েছে।ব্যবসায়ীরা বলেছেন ভোজ্যতেল কোম্পানিগুলো নতুন নির্ধারিত বাড়তি দরের সয়াবিন ও পামঅয়েল এখনো সরবরাহ শুরু করেনি। বর্তমানে বাজারে যে সয়াবিন পামঅয়েল বিক্রি হচ্ছে তা আগের কেনা। তবে দুএক দিনের মধ্যে বাড়তি দরে ভোজ্যতেল বিক্রি শুরু হবে।গত বৃহস্পতিবার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সয়াবিন ও পামঅয়েলের নতুন দর নির্ধারণ করেছে। তেল পরিশোধন ও বিপণনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলে ৯ টাকা বাড়ানো হয়েছে। আসলে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলে ১২ টাকা দাম বাড়িয়ে ১৫৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কারণ আগে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের নির্ধারিত দর ছিল ১৪১ টাকা। লিটারে ৯ টাকা বাড়ালে দাম হতো ১৫০ টাকা। বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানিয়েছে এখন থেকে এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৫৩ টাকা ও পাঁচ লিটারের বোতল বিক্রি হবে ৭২৮ টাকায়। এ ছাড়া খোলা সয়াবিন তেল লিটারপ্রতি ১২৯ টাকা ও পাম সুপার তেল ১১২ টাকায় বিক্রি করা হবে। তবে পাম অয়েলের দাম লিটারে ১ টাকা কমানো হয়েছে।সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো ভোজ্যতেলের দর বাড়ানোর প্রস্তাবে সংগঠনটি বলেছে দেশে চাহিদার ৯৫ শতাংশ ভোজ্য তেল বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়। আর আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলের দাম ঊর্ধ্বমুখী। কিন্তু সে হিসেবে দেশে সয়াবিন তেলের দাম তুলনামূলক কম বেড়েছে।গতকাল রাজধানীর নতুন বাজারের সাদ্দাম ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের সাদ্দাম জানান আগের কেনা সয়াবিন তেলই এখনো বিক্রি করছি। নতুন বাড়তি দরের সয়াবিন এখনো দোকানে আসেনি। তবে দুএক দিনের মধ্যে বাড়তি দরের সয়াবিন বিক্রি হবে বলে জানান তিনি। একই কথা বলেন কাওরান বাজারের ইউসুফ ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের বিক্রেতা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1287.csv b/Bangla_fin_news_articles/1287.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..607653d7fceb28167c6cbec17f75af30d5b366a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1287.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1287,অর্থনীতিতে নারীর অবদান বাড়ছে,2021-05-29,রেজাউল করিম খোকন,বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০১০ সালে যেখানে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা ছিল ১৬ দশমিক ২ লাখ সেখানে ২০১৬১৭ সালে এসে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ১৮ দশমিক ৬ লাখ। ১৯৭৪ সালে শ্রমবাজারে নারীর অংশগ্রহণ ছিল মাত্র ৪ শতাংশ। ২০১৬ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে হয় ৩৫ দশমিক ৬ শতাংশ। এটি শ্রমবাজারে পুরুষ শ্রমিকের হার বৃদ্ধির তুলনায় বেশি।পরিসংখ্যান ব্যুরোর শ্রমশক্তি জরিপ অনুযায়ী বিগত বছরগুলোতে শ্রমবাজারে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনগুলোর একটি হচ্ছে শ্রমবাজারে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারীর অংশগ্রহণ। ইতিবাচক বিষয় হচ্ছে গ্রামীণ নারীদের শ্রমবাজারে অংশগ্রহণের হার শহরের নারীর তুলনায় বেশি। আবার পোশাক খাত ছাড়াও এখন হোটেল রেস্টুরেন্ট যোগাযোগ খাত রিয়েল স্টেট সেবা টেলিকমিউনিকেশন ব্যাংকিং ইনসিওরেন্স খাতে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এশিয়ান সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট এসিডিএর জরিপ অনুযায়ী দেশের মোট ৪২ লাখ ২০ হাজার পোশাকশ্রমিকের মধ্যে নারীর সংখ্যা ২৪ লাখ ৯৮ হাজার। পোশাক খাতের পরই প্রবাসে কর্মরত বাংলাদেশি নারী শ্রমিকেরা দেশের অর্থনীতির চাকা ঘোরাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর তথ্যে ১৯৯১ সাল থেকে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ে মোট ৯ লাখ ৩৫ হাজার ৪৬৬ জন নারী প্রবাসে কাজ করতে গেছেন। নানা রকম নির্যাতনের শিকার হয়েও প্রতি বছর এই নারীরা সৌদি আরব জর্ডান কাতার ওমানসহ বিভিন্ন দেশে কাজ করতে যাচ্ছেন। ....ছবি সংগৃহীতকৃষি খাতেও নারীর অংশগ্রহণ উল্লেখ করার মতো। কৃষি তথ্য সার্ভিস থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেশে মোট কর্মক্ষম নারীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় কৃষিকাজে নিয়োজিত। নারী শ্রমশক্তির ৭১ দশমিক ৫ শতাংশ নিয়োজিত কৃষিকাজে। আশার কথা হচ্ছে প্রবাসী আয় প্রাপ্তির দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে সপ্তম। আর এ অবস্থান নিয়ে যেতে দেশের নারী শ্রমিকেরাও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছেন। অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তারাও। বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস বেসিস সূত্রে বর্তমানে দেশে ৩ লাখ মানুষ অনলাইনে ব্যবসা পরিচালনা করছেন। আর এদের অর্ধেকই নারী ব্যবসায়ী বা উদ্যোক্তা। এই উদোক্তারা নিজের পণ্য বিক্রির মাধ্যমে মাসে সর্বনিম্ন ১০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করছেন।দেশে গত এক দশকে অর্থনৈতিক কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ বাড়তি শ্রমশক্তির মধ্যে ৫০ লাখই নারী। কিন্তু এর পরও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। এখনো দেশে নারীপুরুষের বেতনবৈষম্য রয়েছে। নারীর জন্য এখনো নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। কর্মজীবী মায়ের সন্তানের জন্য ডেকেয়ার সুবিধা খুবই সীমিত। এ ছাড়া অপর্যাপ্ত টয়লেটের সুবিধা এবং নারীবান্ধব কর্মপরিবেশ নিশ্চিত না করায় কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ ধরে রাখা কষ্টকর। দুঃখজনক হলেও সত্য এখনো দেশে ৮৫ শতাংশ নারীর নিজের ইচ্ছায় উপার্জনের স্বাধীনতা নেই। আর যারা আয় করেন তাদের প্রায় ২৪ শতাংশেরই নিজের আয়ের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। বাংলাদেশের শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে তৈরি পোশাক খাত। এই পোশাক খাত নিয়েই বিশ্ববাজারে একটি ভালো স্থান করে নিয়েছে বাংলাদেশ। হিসাব বলছে শ্রমশক্তিতে বাংলাদেশে নারীর অংশগ্রহণের হার ৩২ শতাংশ আর ভারতে এই হার মাত্র ২০ দশমিক ৩ শতাংশ। বাংলাদেশ স্বল্প আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার পেছনে নারীর এই অগ্রগতি মুখ্য ভূমিকা রাখছে। তাদের মতে রাজনৈতিকভাবে সরকারের বড় দর্শন কাজ করছে যে নারীকে বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে বিশেষ করে সরকারি চাকরিতে সুযোগ করে দেওয়া। সচিব সিনিয়র সচিবসহ সরকারের অনেক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এখন নারী।আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যেমনপুলিশ সেনাবাহিনী নৌবাহিনীতেও উচ্চপদে নারীর অংশগ্রহণ দেখা যাচ্ছে। অর্থাত্ এখন পুরুষ সমকক্ষ কর্মক্ষেত্রগুলোতে নারীর অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। সরকার যদি রাজনৈতিক এই অবস্থা ধরে রাখে এবং বেসরকারি খাতকে যদি জেন্ডার সমতাবিষয়ক নীতিগত সিদ্ধান্ত পালনে বাধ্য করে তাহলে পুরুষ সমকক্ষ কাজেও সমভাবে দেখা যাবে নারীর অংশগ্রহণ। বিগত এক দশকে বাংলাদেশ নারীর ক্ষমতায়নে বৈশ্বিক রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। নারীর অর্থনৈতিক উন্নয়নের কারণে বাংলাদেশ ক্রমেই অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে উঠছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1288.csv b/Bangla_fin_news_articles/1288.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a78bc86556bd718129ffb9d0697085c8632e0738 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1288.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1288,শিক্ষিত তরুণরা এগিয়ে এসেছে কৃষিখাতে,2021-05-29,আবুল কাসেম ভূঁইয়া,জাতীয় অর্থনীতিতে কৃষি খাত বিশেষ অবদান রেখে যাচ্ছে। মূলত আমাদের দেশ কৃষিপ্রধান দেশ। দেশের অধিকাংশ মানুষের প্রধান জীবিকা হচ্ছে কৃষি। দেশে কৃষি খাতে কৃষিজাত পণ্যের উৎপাদন আগের তুলনায় অনেকগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।কৃষি খাতে দেশের শিক্ষিত তরুণ যুবকেরা এগিয়ে এসেছে। এতে তারা স্বাবলম্বী হওয়ার পথ খুঁজে পেয়েছে। তাদের মধ্যে কেউ কেউ মত্স্য খাত পোলট্রি খাত ডেইরি শিল্পে জড়িত আছেন। করোনা মহামারি এসে আমাদের পুরো কৃষি খাতকে বিপর্যস্ত করে ফেলেছে। বর্তমানে পোলট্রি শিল্প ধ্বংসের মুখোমুখি। করোনাকালে পোলট্রি শিল্পে বিরাট ধস নেমে আসে। করোনাকালে মুরগির বাচ্চা উত্পাদন এবং বাজারে মুরগি বিক্রিতে জটিলতার কারণে খামারিরা খামার বন্ধ করে দেয়। এতে খামারিরা আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয়। সারা দেশে হাজার হাজার পোলট্রি খামারিরা খামার বন্ধ রাখায় বাজারে মুরগির দাম অনেক বেড়ে যায়।খামারিরা আর্থিক সংকটের কারণে নতুনভাবে খামার চালু করতে পারছে না। ডেইরি শিল্পেরও একই অবস্থা। করোনাকালে উত্পাদিত দুধ বিক্রি করতে না পারায় খামারিরা লোকসান দিতে দিতে সর্বস্বান্ত হয়ে গেছে। এদিকে গোখাদ্যের সংকট মূল্যবৃদ্ধি এবং জরুরি ওষুধের সংকট দাম বৃদ্ধির কারণে খামারিরা বিপাকে পড়ে। লোকসানের ঘানি টানতে টানতে অনেক খামারি খামার বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়। বর্তমানে দেশের ডেইরি শিল্পের দুর্দিন চলছে। খামারিরা জানায় তারা আর্থিক সহযোগিতা পেলে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। দেশের কৃষি ক্ষেত্রে করোনার প্রভাব পড়ার কারণে সাধারণ কৃষকরা তাদের উৎপাদিত কৃষিজাত পণ্য বিপণন করতে পারেননি। এতে তারা আর্থিকভাবে লোকসানের মুখোমুখি হয়েছে। মোটকথা করোনার কারণে দেশের পুরো কৃষি খাত সংকটের মধ্যে পড়ে গেছে। আমাদের কৃষি খাতকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে এখনই কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। আগামী অর্থবছরে যে বাজেট নির্ধারণ করা হচ্ছে সেখানে দেশের কৃষি খাতের জন্য বিশেষ বরাদ্দ রাখতে হবে। কৃষির উন্নয়নের লক্ষ্যে কৃষকদেরকে সরাসরি সাহায্যসহযোগিতা করতে হবে।দেশের অন্য খাতের তুলনায় কৃষি খাতকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। কারণ আমাদের এগিয়ে যাওয়া কৃষি খাতের অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে বিশেষ উদ্যোগ নিতে হবে। দেশের শিক্ষিত তরুণ যুবকদেরকে কৃষি ক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে উৎসাহিত করতে হবে। তাদেরকে আর্থিকভাবে সাহায্যসহযোগিতা দিয়ে কৃষিকে সমৃদ্ধশালী করে তুলতে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1289.csv b/Bangla_fin_news_articles/1289.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eb80ceb4a50da2ea3af8e03c4df8a1f3869bfd19 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1289.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1289,ধনীদের ওপর কর বাড়াচ্ছে ইন্দোনেশিয়া,2021-05-29,ইত্তেফাক ডেস্ক,রাজস্ব আদায় বাড়াতে উচ্চবিত্ত নাগরিক এবং উচ্চমাত্রায় দূষণ সৃষ্টিকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরো বেশি হারে কর আরোপের পরিকল্পনা করছে ইন্দোনেশিয়া। করোনার আর্থিক ক্ষতি কাটানো এবং দেশটির বাজেট ঘাটতি ৬ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশে নিয়ে আসতে সম্প্রতি এসংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পেশ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।ব্লুমবার্গের সংবাদ অনুযায়ী প্রস্তাবটি অনুমোদিত হলে দেশটি এখন জীবাশ্ম জ্বালানি যান্ত্রিক গাড়ি এবং কারখানা কার্বন নির্ভর শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোতে নতুন করে কার্বন কর আরোপ হতে পারে। তাছাড়া উচ্চ আয়ের নাগরিকদের আয়করের সীমা ৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হতে পারে। বর্তমানে দেশটিতে সব ধরনের পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ হারে মূল্য সংযোজন কর আরোপিত রয়েছে। পাশাপাশি ডিজিটাল লেনদেনের ওপরও নতুন করে কর আরোপ করার সিদ্ধান্ত আসতে পারে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1290.csv b/Bangla_fin_news_articles/1290.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8b018c1bb68ce8d0b16ab1afd61942589d57da45 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1290.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1290,১৩ মাসে সাড়ে ৩ লাখ অবৈধ সংযোগ ও ৬৭৩ কিলোমিটার অনুমোদনহীন পাইপলাইন চিহ্নিত,2021-05-29,মাহবুব রনি,দেশে গ্যাসের অবৈধ সংযোগ ও ব্যবহার বন্ধ করতে পারছে না এ খাতের সরকারি সংস্থা ও কোম্পানিগুলো। নতুন নতুন অবৈধ সংযোগ স্থাপনের পাশাপাশি বিচ্ছিন্ন হওয়া অনেক অবৈধ সংযোগও আবার স্থাপিত হচ্ছে। চুরি হওয়া এ গ্যাসের মধ্যে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে আনা এলএনজিও রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন আগে দেশীয় গ্যাসক্ষেত্রগুলো থেকে উত্পাদিত গ্যাস চুরি হওয়ায় তার আর্থিক ক্ষতি অপেক্ষাকৃত কম হতো। এখন আমদানি করা ব্যয়বহুল এলএনজি তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস মেশানো গ্যাস চুরি হওয়ায় ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে গেছে। একসময় বিপুল মুনাফা অর্জনকারী গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলোর কয়েকটি এখন লোকসান গুনছে। কয়েকটির লাভ কমে গেছে। অভিযোগ রয়েছে বিতরণ কোম্পানিগুলোর কর্মচারী ও ঠিকাদাররা মাঠ পর্যায়ে এ গ্যাসচুরির কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। অন্যদিকে অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গেলে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সহযোগিতা নিয়ে স্থানীয়রা বাধা দিচ্ছে। অনুমোদনহীন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার পর স্থানীয় গ্যাস অফিসে হামলার চেষ্টাও হচ্ছে।বাংলাদেশ তেল গ্যাস ও খনিজ সম্পদ করপোরেশন পেট্রোবাংলা সূত্রে জানা যায় ছয়টি গ্যাস বিতরণ কোম্পানির অধীনে প্রায় ৪৩ লাখ বৈধ গ্যাসসংযোগ রয়েছে। এর মধ্যে সিংহভাগ আবাসিক খাতের। মোট সংযোগের ৬০ শতাংশের বেশি তিতাস গ্যাস কোম্পানির। বর্তমানে তিতাসের গ্রাহকসংখ্যা ২৮ লাখ ৬৬ হাজার। এর মধ্যে ২৮ লাখ ৪৬ হাজার ৪১৯ জন আবাসিক গ্রাহক। ২০১৮ সালের ১৮ আগস্ট পর্যন্ত দেশে শুধু দেশীয় গ্যাসক্ষেত্র থেকে উত্তোলিত গ্যাস ব্যবহূত হতো। ঐ বছরের ১৯ আগস্ট থেকে দেশজ গ্যাসের সঙ্গে এলএনজি মিশিয়ে গ্রাহক পর্যায়ে বিতরণ শুরু হয়। ব্যয়বহুল এ গ্যাসের ব্যবহার শুরু হওয়ার পর দেশে গ্যাসের গড় দাম বাড়তে শুরু করে। আগে গ্যাস কোম্পানিগুলো প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ মুনাফা করলেও সাম্প্রতিক দুই বছর অর্থ ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এ ঘাটতি আরো বাড়ছে। বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে আমদানি করা হচ্ছে এলএনজি। বিদেশ থেকে এলএনজি আমদানি এবং দেশে তা বিতরণ করতে বছরে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা খরচ হয় পেট্রোবাংলা এবং এর আওতাধীন কোম্পানিগুলোর। তাই অপব্যবহার ও অপচয় রোধে বিতরণ কোম্পানিগুলোকে কঠোর ব্যবস্থা নিতে বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় শুরু থেকেই সতর্ক করে আসছিল। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তা কাজে আসেনি।অবৈধ গ্যাসসংযোগ বিচ্ছিন্নকরণ ও পাইপলাইন অপসারণ করার কার্যক্রম কেন্দ্রীয়ভাবে তদারক করছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের একটি কমিটি। সম্প্রতি ঐ কমিটির সভায় জানানো হয় গত ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি ২০২১ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত মোট ১৩ মাসে ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৫২৭টি অবৈধ গ্যাসসংযোগ চিহ্নিত করা হয়েছে। একই সময়ে ৬৭২ দশমিক ৮৬ কিলোমিটার দীর্ঘ পাইপলাইন চিহ্নিত করা গেছে। এছাড়া ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম ১৫ দিনে নতুন করে আরো ১০ হাজার ১৬০টি অবৈধ সংযোগ এবং ১৬ দশমিক ৭৯ কিলোমিটার অবৈধ পাইপলাইন চিহ্নিত করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঐ কমিটির এক সদস্য জানান দেশে অবৈধ গ্যাসসংযোগ ও ব্যবহার পরিস্থিতির প্রকৃত চিত্র চিহ্নিত চিত্রের চেয়েও ভয়াবহ। কমপক্ষে তিন গুণ বেশি অর্থাত্ প্রায় ১০ লাখ অবৈধ সংযোগ ও ২ হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ অবৈধ পাইপলাইন আছে। এগুলো শনাক্তের কাজ চলছে। তবে মাঠপর্যায়ে কঠোরভাবে অভিযান পরিচালনা এবং রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন না ঘটলে তা অসম্ভব হয়ে যাবে।করোনা সংক্রমণ শুরুর কয়েক মাসে অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার অভিযান পরিচালনা করা যায়নি। তবে এ সময় অবৈধ সংযোগ বন্ধ থাকেনি। এর প্রতিফলন দেখা যায় সবচেয়ে বড় গ্যাস বিতরণ কোম্পানি তিতাসের বিবরণে। ২০১৯২০ অর্থবছরে কোম্পানিটির আওতাধীন এলাকায় মাত্র ৩ হাজার ৯১১টি গ্যাসসংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে অভিযান বেড়েছে। গত মার্চ মাসেই ৪০ হাজার ১৬৫টি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার পাশাপাশি ৮৪ দশমিক ৬৪ কিলোমিটার অবৈধ পাইপলাইন উচ্ছেদ করা হয়। গত বছরের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট সাড়ে ১৩ মাসে ছয়টি বিতরণ কোম্পানি ৩ লাখ ২৭ হাজার ৪৯টি সংযোগ বিচ্ছিন্ন এবং ৫৮৩ দশমিক ১৮ কিলোমিটার অনুমোদনহীন পাইপলাইন উচ্ছেদ করেছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1291.csv b/Bangla_fin_news_articles/1291.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..185b28710a184e709e622b78f3138278feeda53d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1291.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1291,করোনাকালেও অর্থনীতির শক্তি জোগাচ্ছে রেমিট্যান্স,2021-05-29,এম এ মাসুম,দেশের বর্তমান জিডিপিতে প্রায় ১২ শতাংশ অবদান রেখে চলা রেমিট্যান্স হয়ে উঠেছে দেশের উন্নয়ন ও মুদ্রার রিজার্ভ স্ফীতির উল্লেখযোগ্য অংশীদার। করোনাকালে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও ভয়াবহ অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মুখে পড়তো। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স সেই বিপর্যয় থেকে দেশকে রক্ষা করেছে। শুধু আর্থিকভাবেই নয় করোনা মোকাবিলায় সরকারের মনোবল ধরে রাখতেও বড় ভূমিকা রেখেছে প্রবাসীদের পাঠানো রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স। রেমিট্যান্সের কারণেই তারল্যসংকট কাটাতে পেরেছে ব্যাংকগুলো। রেমিট্যান্সের প্রবাহ বাড়ায় করোনাকালেও মানুষ বিভিন্ন ব্যাংকে সঞ্চয় অব্যাহত রাখতে পেরেছে। রেমিট্যান্সের টাকায় তৈরি হয়েছে ছোট ছোট উদ্যোক্তাও। শক্তিশালী অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে গ্রামীণ অর্থনীতি। রেমিট্যান্সে ভর করে বাংলাদেশের রিজার্ভ এখন ৪৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।বাংলাদেশের অর্থনীতি প্রবৃদ্ধির যে কারণগুলো দেখানো হয়েছে তার মধ্যে প্রধান একটি হচ্ছে প্রবাসী আয়। কাঁচামাল আমদানির খরচ বাদ দিলে তৈরি পোশাক খাতের চেয়ে তিন গুণ বেশি নিট বৈদেশিক মুদ্রা আয় হচ্ছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স থেকে। রেমিট্যান্স হলো দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি এবং উন্নয়নের ভিত্তি ও অন্যতম চালিকাশক্তি। প্রবাসী এসব শ্রমিক যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা দেশে পাঠাচ্ছেন তা দেশের মোট রপ্তানি আয়ের অর্ধেক। রেমিট্যান্স হলো দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি এবং উন্নয়নের ভিত্তি ও অন্যতম চালিকাশক্তি। ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ ক্রমেই কমতে থাকে। অনেকেই বলেছিলেন করোনা মহামারির কারণে রেমিট্যান্সের প্রবাহ ক্রমান্বয়ে কমেছে যা ভবিষ্যতে আরো কমতে থাকবে। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে করোনা চলাকালীন মে থেকে দেশের রেমিট্যান্সের প্রবাহ বাড়তে থাকে যা এখন পর্যন্ত বলবত্ রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুসারে ২০১৯ সালের জুলাই আগস্ট ও সেপ্টেম্বরের তুলনায় ২০২০ সালের একই মাসগুলোতে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি হয়েছে যথাক্রমে প্রায় ৬৩ ৩৬ ও ৪৬ শতাংশ।নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশগুলোর মধ্যে রেমিট্যান্স প্রাপ্তিতে সপ্তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। দ্য গ্লোবাল নলেজ পার্টনারশিপ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয় করোনার মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রেমিট্যান্স কিছুটা কমলেও বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশে ভালো রেমিট্যান্স এসেছে।প্রতিবেদনে দেখা যায় ২০২০ সালে নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশগুলোর মধ্যে রেমিট্যান্স প্রাপ্তিতে শীর্ষস্থানে ছিল ভারত। গত বছর দেশটিতে রেমিট্যান্স এসেছে ৮৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি। দ্বিতীয় স্থানে ছিল চীন। দেশটি রেমিট্যান্স পেয়েছে প্রায় ৬০ বিলিয়ন ডলার। তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে মেক্সিকো ৪৩ বিলয়ন ডলার চতুর্থ ফিলিপাইন ৩৫ বিলিয়ন ডলার পঞ্চম মিশর ৩০ বিলিয়ন ডলার ও ষষ্ঠ পাকিস্তান ২৬ বিলিয়ন ডলার।এর পরই রয়েছে বাংলাদেশ। করোনার মধ্যেও গত বছর বাংলাদেশে প্রায় ২২ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে যা মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি ৬ দশমিক ৬ শতাংশ। এর আগের বছর অর্থাত্ ২০১৯ সালে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৮ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলারের। নিম্ন ও মধ্য আয়ের এই দেশগুলোর এই তালিকায় বাংলাদেশের পরে অর্থাত্ অষ্টম স্থানে রয়েছে নাইজেরিয়া। গত বছর নাইজেরিয়া ১৭ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স পেয়েছে। এর পরে রয়েছে ভিয়েতনাম ও ইউক্রেন।বিশ্নেষকেরা মনে করেন রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে সরকারের দেওয়া প্রণোদনা এবং করোনায় বিশ্বব্যাপী সুদের হার কমে যাওয়াসহ নানা কারণে প্রবাসীদের অনেকে জমানো টাকা দেশে পাঠানোয় সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। ২০১৯২০ অর্থবছর থেকে রেমিট্যান্সের বিপরীতে দুই শতাংশ হারে প্রণোদনা দিচ্ছে সরকার। এতে করে আগে যারা হুন্ডি বা অবৈধ চ্যানেলে দেশে অর্থ পাঠাতেন তাদের অনেকেই এখন ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠাচ্ছেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে বর্তমানে ১৭৪টি দেশে বাংলাদেশ শ্রমিক পাঠাচ্ছে যা প্রায় ১ কোটি ২০ লাখের বেশি যাদের তিনচতুর্থাংশ নিয়োজিত রয়েছেন মধ্যপ্রাচ্যে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে রেমিট্যান্স আয়ের তিন ভাগের দুই ভাগই আসে মধ্যপ্রাচ্য থেকে। করোনার কারণে বিশ্বব্যাপী জালানি তেলের দরপতন ব্যবসাবাণিজ্য পর্যটনশিল্পে ধস রাজনৈতিক অস্থিরতাসহ নানা প্রতিকূলতায় সংকটে পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো। যে কারণে কর্মী ছাঁটাই ও বেতন বন্ধসহ বহুবিধ সমস্যার শিকার হচ্ছেন মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত রেমিট্যান্সযোদ্ধারা।করোনা ভাইরাস মহামারির শুরুর ধাক্কা সামলে ওঠার আগেই সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কা লেগেছে রপ্তানি খাতে। অবশ্য দেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি রেমিট্যান্স খাতে এখনো তেজিভাব দেখা যাচ্ছে। শুধু তাই নয় করোনাকালে বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক বিপর্যয় থেকে রক্ষা করেছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স। শুধু আর্থিকভাবেই নয় করোনাকাল মোকাবিলায় সরকারের মনোবল বৃদ্ধিতেও বড় ভূমিকা রেখেছে প্রবাসীদের পাঠানো রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1292.csv b/Bangla_fin_news_articles/1292.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0c67307aa461689e7bc03a08b5482ef2502ac1a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1292.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1292,ঢাকা রিজেন্সি ও ইভ্যালির মধ্যে চুক্তি সই,2021-05-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীর অন্যতম জনপ্রিয় ও পাঁচ তারকা হোটেল ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট এবংইকমার্স সাইট ইভ্যালির মধ্যেএকটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। বৃহস্পতিবার ২৭ মে দুই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।ইভ্যালির পক্ষ থেকে চুক্তি পত্রে স্বাক্ষর করেন হেড অফ কমার্সিয়াল সাজ্জাদ আলম এবং ।ঢাকা রিজেন্সির হেড অফ সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং মো. মাহমুদ হাসান।এ চুক্তির অধীনে এখন থেকে ঢাকা রিজেন্সির সারপ্রাইজিং অফার পাওয়া যাবে ইভ্যালিতে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1293.csv b/Bangla_fin_news_articles/1293.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f249ea6aaba08037798e464fb4dfc93846319a18 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1293.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1293,‘মোবাইল ব্যাংকিংয়ের কল্যাণে স্বচ্ছ ও কার্যকর ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম’,2021-05-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বিতরণ করায় আগের তুলনায় স্বচ্ছ ও কার্যকর হয়েছে। উপকারভোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি তথ্যের পর্যাপ্ততা এবং অভিযোগ নিষ্পত্তির বিষয়গুলো গুরুত্ব দিয়ে প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে আরও উন্নয়ন করা সম্ভব বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বৃহস্পতিবার সিপিডির ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের সভাপতিত্ব ও সঞ্চালনায় করোনা মোকাবিলায় ত্রাণ কর্মসূচি কতটা কার্যকর ছিল শীর্ষক সংলাপে অতিথিরা এসব কথা বলেন।সংলাপে সিপিডির ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান প্রকল্প থেকে প্রাপ্ত বিষয়গুলোর সারসংক্ষেপ মূল প্রবন্ধ আকারে উপস্থাপন করেন। বক্তাদের কথার সারসংক্ষেপে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন বাংলাদেশে করোনা মোকাবিলায় দেওয়া এই ধরনের ত্রাণ সামগ্রীর ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। তার মধ্যে রয়েছেচাহিদা কত বরাদ্দ কত কী ধরনের বরাদ্দ দেওয়া হলো চাল না নগদ অর্থ বিতরণ কীভাবে হয়েছে এবং বিতরণের ক্ষেত্রে কী কী অভিযোগ রয়েছে এই বিষয়গেুলো পরিকল্পনায় রেখে ত্রাণ সহায়তা দেওয়া উচিত।তিনি বলেন আলোচনায় এসেছে বরাদ্দ বাড়াতে হবে এবং বিতরণ ব্যবস্থার উন্নতি করতে হবে। নালিস নিষ্পত্তি করতে হবে এবং বরাদ্দের বিষয়ে তথ্য বাড়াতে হবে। মানুষ অনেক সময় জানেই না যে সরকার কী ধরনের সহায়তা দিচ্ছে। তথ্যউপাত্তের ক্ষেত্রে জাতীয় তথ্যের অভাব এবং এক দশক আগের তথ্য দিয়ে কাজ চলছে বলে প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে এই ক্ষেত্রে প্রভূত উন্নতি হয়েছে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে এই প্রক্রিয়া আগামী দিনে আরও উন্নতি হবে। নতুন দরিদ্র চিহ্নিত করার ক্ষেত্রেও এই প্রযুক্তি কাজে দেবে। একইসাথে এই তথ্যের নিরাপত্তা সংরক্ষণ সুরক্ষা ও নাগরিকদের অধিকার নিশ্চিত হয় যাতে সেই বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। তিনি তথ্যের হালনাগাদ বিভাজন ও নিরাপত্তার ওপর গুরুত্বারোপ ও স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা এবং জনসম্পৃক্ততা কীভাবে বাড়ানো যায় তা গুরুত্বারোপ করেছেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান বলেন সরকারের গৃহীত সাম্প্রতিক অনেকগুলো পদক্ষেপ প্রশংসিত হয়েছে। আলোচনায় উঠে এসেছে যে পর্যাপ্ত তথ্য পাওয়া যায় না। সামনে যেন তথ্যের ঘাটতি না হয় সে জন্য কাজ করা হবে। তিনি বলেন এবার চালের ঘাটতি থাকায় ক্যাশ টাকা প্রদান করা হয়েছে। জিআর ও ভিজিএফ ক্যাশ দেওয়া হয়েছে। এটা সত্য যে চাহিদা অনুযায়ী সরকার ত্রাণ দিতে পারেনি। ত্রাণ বিতরণে কোনো অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া যায়নি সামনে যেন ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম আরও স্বচ্ছ করা যায় সে বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হবে।সংলাপে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সংসদ সদস্য ক্যাপ্টেন অব. এ বি তাজুল ইসলাম ইসলাম বলেন ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে স্থানীয় প্রতিনিধিদের সাথে সমন্বয় করে বিতরণের নির্দেশনা থাকে। মানুষ যদি ভালোমন্দ বিশ্লেষণ করতে না পারে তাহলে যেকোনো পরিকল্পনা নিলেও তার সুফল পাওয়া যাবে না। প্রকৃত গরিবদের কাছে ত্রাণ পৌঁছানোর ক্ষেত্রে আরও কাজ করার সুযোগ রয়েছে বলেও তিনি মনে করেন।ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যাসিয়াল সার্ভিস এমএফএস নগদএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন করোনার সময় ত্রাণ সহায়তা হিসেবে নগদ সহায়তা বিতরণে সরকার যথেষ্ট বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছে। মাত্র অল্প সময়ের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রযুক্তিকে এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সরকার মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস অপারেটরকে যুক্ত করার কারণে প্রক্রিয়াটি স্বচ্ছ হয়েছে এবং সহায়তা পেতে কাউকে কোথাও যেতে হয়নি।তিনি বলেন ৫০ লাখ পরিবারকে ২৫০০ টাকা করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হলেও তালিকা যাচাইবাছাই করার কারণে প্রকৃতপক্ষে ৩৬ লাখ পরিবারকে এই সহায়তা দেওয়া গেছে। আমি এটাকে বড় সাফল্য হিসেবে দেখি। এখানে সরকারের ৩৫০ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে। তানভীর এ মিশুক বলেন আগে আমরা দেখতাম ত্রাণের চাল বা ঢেউ টিন চুরির খরব সংবাদপত্রে আসতো। এবার কিন্তু কোনো চুরির খরব আসেনি। কারণ এর কোনো সুযোগই ছিল না। তবে স্থানীয় পর্যায় থেকে যে তালিকা এসেছে সেটা নিয়ে আমার বিশেষ কিছুই বলার নেই। আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ সব ডেটা আছে সরকার চাইলে সেটা ব্যবহার করতে পারে এবং ত্রাণ বিতরণে সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একসেস টু ইনফরমেশন এটুআই কর্মসূচির পলিসি উপদেষ্টা আনির চৌধুরী বলেন তথ্যের পর্যাপ্ততার বিষয়টি অপ্রতুল ছিল এটা সত্য। সরকারের সৎ উদ্দেশ্য থাকার পরও সবার কাছে ত্রাণ খবর পৌঁছানো যায়নি এটা সত্য। সামনের দিনে এটাতে গুরুত্ব দেওয়া হবে। তিনি বলেন বিভিন্ন কোম্পানি ও সংস্থার কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আছে। কিন্তু সেগুলো ব্যবহারের আইনগত কাঠামো এখনো নেই। সেগুলো তৈরির কাজ চলছে। সরকারি সহায়তা বিতরণের জন্য ব্যাংকিং পদ্ধতি ব্যবহারের বিকল্প হিসেবে এমএফএসকে ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। মোবাইল ফোন ব্যবহার করেও সহায়তা বিতরণের তালিকা প্রণয়ন করা সম্ভব।সংলাপে সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবু ইউসুফ অংশ নেন। এ ছাড়া অক্সফ্যামের বিভিন্ন জেলার প্রতিনিধিরাও সংলাপে অংশ নিয়ে তাদের মতামত জানান।বাংলাদেশ সরকারের এসডিজি বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াকে যথাযথ সহযোগিতা দেওয়ার উদ্দেশ্যে সিপিডি অক্সফাম ইন বাংলাদেশ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন দেশের ১৩টি জেলায় গণতান্ত্রিক সুশাসনে জনসম্পৃক্ত প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ শীর্ষক একটি প্রকল্প পরিচালনা করছে। প্রকল্পের উদ্দেশ্য হচ্ছে এসডিজি বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় স্থানীয় সরকারসহ বেসরকারি পর্যায়ের অন্যান্য সকল সংশ্লিষ্ট অংশীজনের অংশগ্রহণ ও সক্রিয় অবদান রাখার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে তাদের সক্ষমতা তৈরির চেষ্টা করা। সংলাপটি এ প্রকল্পের আওতায় অনুষ্ঠিত হয়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1294.csv b/Bangla_fin_news_articles/1294.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..93a4799f093d2d97dfba1b0bd227e45be0ff5102 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1294.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1294,প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৫৩ খোলা ১২৯,2021-05-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এক মাস না পেরোতেই দ্বিতীয় দফায় ১২ টাকা বাড়লো প্রতি লিটারসয়াবিন তেলের দাম। বৃহস্পতিবার তেল পরিশোধন ও বিপণনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে খুচরা বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেল লিটারে ১৫৩ টাকায় বিক্রির ঘোষণা দেয়।নতুন ঘোষণা অনুযায়ী প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১২৯ টাকা বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৫৩ টাকা পাম সুপার তেল ১১২ টাকা এবং ৫ লিটার সয়াবিন তেলের বোতল ৭২৮ টাকায় বিক্রি হবে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়ে যাওয়াকে কারণ দেখিয়ে গত ১৯ মে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক বিষয়ক জাতীয় কমিটির তোয়াক্কা না করে ব্যবসায়ীরা নিজেরাই তখন প্রতি লিটার সয়াবিন তেলে পাঁচ টাকা করে বাড়িয়ে দেন। পরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠকে লিটারে পাঁচ টাকার পরিবর্তে দুই টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তখন প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ হয় ১৪১ টাকা। সে হিসাবে এবার প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম বাড়ছে ১২ টাকা।তবে সংগঠনটি বলছে ২০২০ সালের জুনের পর থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন তেলের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। দেশের ভোজ্যতেলের মোট চাহিদার ৯৫ শতাংশের বেশি আমদানি করতে হয়। এ অবস্থায় সম্প্রতি আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে স্থানীয় বাজারেও এর প্রভাব পড়েছে। বরং আন্তর্জাতিক বাজারে যে পরিমাণ দাম বেড়েছে স্থানীয় বাজারে সে পরিমাণ বাড়েনি।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1295.csv b/Bangla_fin_news_articles/1295.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..53401e53cabe3017e2445393fd1005f007cc90c6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1295.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1295,শিল্পোদ্যোক্তারা সুবিধা পাবেন করকাঠামোয় বড় পরিবর্তন আসছে,2021-05-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের শিল্পোদ্যোগকে আরো বেশি সহায়তা দেওয়ার মাধ্যমে বিনিয়োগসহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করতে করকাঠামোতে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে সরকার। একই সঙ্গে অপ্রয়োজনীয় ক্ষতিকর কিংবা বিলাসজাত পণ্য আমদানিকে নিরুৎসাহিত করতে কিছু উদ্যোগ থাকবে। আবার যেসব ব্যক্তি এক খাতের আয়কে কিংবা অবৈধ আয়কে অন্য খাতের আয় দেখিয়ে করসুবিধা নিচ্ছেন তাদের এই সুবিধার ক্ষেত্রেও কিছুটা রাশ টানতে যাচ্ছে সরকার।অর্থ মন্ত্রণালয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর বাজেটসংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে আগামী আমদানিকৃত ফল কিছু সবজি এবং মদ ও সুগন্ধিজাতীয় পণ্যের অগ্রিম আয়কর বাড়তে যাচ্ছে। অন্যদিকে স্থানীয় শিল্পকে উত্সাহিত করতে সিমেন্টের কাঁচামাল ক্লিংকার আমদানির অগ্রিম আয়কর এআইটি বিদ্যমান ৩ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ সমুদ্রগামী জাহাজশিল্পের এআইটি ২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ শতাংশ করা হতে পারে। অন্যদিকে কৃষিভিত্তিক শিল্পকে উৎসাহিত করতে এ ধরনের চারটি খাতের শিল্প স্থাপনে ১০ বছরের জন্য কর অব্যাহতির সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এগুলো হলো কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প ফল প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য উত্পাদনকারী শিল্প এবং ফার্ম যন্ত্রপাতিসংশ্লিষ্ট শিল্প। অন্যদিকে ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে কোম্পানির পণ্য প্রসারের জন্য ব্যয়ের প্রমোশনাল এক্সপেন্স ক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় দেওয়া হয়েছে। গত বছরের বাজেটে যে কোনো কোম্পানির মোট বার্ষিক বিক্রয়ের শূন্য দশমিক ৫০ শতাংশ পর্যন্ত পণ্যের প্রসারের জন্য ব্যয়কে করমুক্ত রাখা হয়। এবার এটি বাড়িয়ে ১ শতাংশ করা হচ্ছে। অর্থাৎ চলতি বছর যে পরিমাণ ব্যয় করমুক্ত ছিল আগামী বছর কোম্পানিগুলো ঐ ব্যয় দ্বিগুণ করতে পারবে যে জন্য কোনো কর দিতে হবে না।তবে শিল্পসংশ্লিষ্টদের দাবি পণ্য প্রসারের ব্যয় ৫ থেকে ১০ শতাংশ কিংবা কোনো কোনো কোম্পানির ক্ষেত্রে তার চেয়েও বেশি হয়। কিন্তু ১ শতাংশ করমুক্ত সুবিধা দেওয়া হলে বাদবাকি ব্যয়ের ওপর কোম্পানিগুলোকে আয়কর গুনতে হবে। এতে করে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয়কর দিতে হয়। অন্যদিকে কর বিভাগের কর্মকর্তারা মনে করেন অতীতে এক্ষেত্রে কোনো নজরদারি না থাকায় অনেকে এ উপায়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় দেখিয়ে সরকারের কর ফাঁকি দিয়েছে। এছাড়া বাজেটে অতিধনীদের ওপর বাড়তি করারোপ করতে যাচ্ছে সরকার। ১০ কোটি টাকার ওপরে যাদের সম্পদ রয়েছে তাদের মোট করের ওপর বাড়তি ১০ শতাংশ মাশুল সারচার্জ বা করের ওপর কর দিতে হবে। এই সম্পদের পরিমাণ ২০ কোটি টাকা পর্যন্ত হলে তার ওপর মাশুল ২০ শতাংশ ৫০ কোটি টাকা পর্যন্ত ৩০ শতাংশ এবং ৫০ কোটি টাকার বেশি হলে ৩৫ শতাংশ মাশুল দিতে হবে।অন্যদিকে মত্স্য খাতের আয় দেখিয়ে যারা এতদিন কম হারে আয়কর দেওয়ার সুবিধা নিয়েছেন তাদের ওপর এবার বাড়তি কর আরোপ হতে পারে।আগামী ৩ জুন জাতীয় সংসদে বাজেট পেশকালে এসব প্রস্তাব দিতে পারেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। ইতিমধ্যে বাজেটসংশ্লিষ্ট কার্যক্রম প্রায় সম্পন্ন করেছে অর্থ মন্ত্রণালয় ও এনবিআর।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1296.csv b/Bangla_fin_news_articles/1296.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2485aabf60f18536302634d7b7232e7d6aa16a80 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1296.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1296,সয়াবিন তেল লিটারে ৯ টাকা না বাড়ল ১২ টাকা,2021-05-27,মুন্না রায়হান,ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীদের দেয়া প্রস্তাবই মানতে হলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে। বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের সাথে এক বৈঠকে নতুন করে সয়াবিন ও পামঅয়েলের দাম নির্ধারণ করা হয়। এ নিয়ে এক মাসের মধ্যে দুইবার সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানো হলো।পরে তেল পরিশোধন ও বিপণনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায় প্রতি লিটার সয়াবিন তেলে ৯ টাকা বাড়ানো হয়েছে। আসলে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলে ১২ টাকা বাড়িয়ে ১৫৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিভাবে লিটারে ১২ টাকা দাম বাড়ল সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র এর ব্যাখ্যা দিয়ে বলেছে গত ১৯ মে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক বিষয়ক জাতীয় কমিটির তোয়াক্কা না করে ব্যবসায়ীরা নিজেরাই তখন প্রতি লিটার সয়াবিন তেলে পাঁচ টাকা করে বাড়িয়ে দেন। পরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠকে লিটারে পাঁচ টাকার পরিবর্তে দুই টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তখন প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ হয় ১৪১ টাকা। এ হিসেবে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলে ৯ টাকা বাড়ানো হলে দাম হবে ১৫০ টাকা। কিভাবে প্রতি লিটার সয়াবিনের খুচরা মূল্য ১৫৩ টাকা হয় এ প্রশ্ন তুলেছেন সংশ্লিষ্টরা।তারা আরো বলেছেন কয়েকদিন আগে সংগঠনটি প্রতি লিটার সয়াবিন তেলে ১৩ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করেছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে। আজকের বৈঠকে কার্যত ব্যবসায়ীদের দেয়া প্রস্তাবটিই মানতে বাধ্য হলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানায় এখন থেকে এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৫৩ টাকা ও পাঁচ লিটারের বোতল বিক্রি হবে ৭২৮ টাকায়। এ ছাড়া খোলা সয়াবিন তেল লিটার প্রতি ১২৯ টাকা ও পাম সুপার তেল ১১২ টাকায় বিক্রি করা হবে। তবে পাম অয়েলের দাম লিটারে ১ টাকা কমানো হয়েছে। সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো ভোজ্যতেলের দর বাড়ানোর প্রস্তাবে সংগঠনটি বলেছে দেশে চাহিদার ৯৫ শতাংশ ভোজ্য তেল বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়। আর আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলের দাম ঊর্ধ্বমুখী। কিন্তু সে হিসেবে দেশে সয়াবিন তেলের দাম তুলনামূলক কম বেড়েছে।গত মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ২০২০ সালের পর থেকে ভোজ্য তেলের আন্তর্জাতিক বাজারে অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগতি দেখা যাচ্ছে। যেহেতু ভোজ্য তেল একটি আমদানি নির্ভর পণ্য তাই ভোজ্য তেলের বাজার দর নির্ভর করে আন্তর্জাতিক বাজার দরের উঠানামার ওপর। সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্য বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় বাজারেও এর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে বলে জানানো হয়।বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র বলেছে বৈঠকে ব্যবসায়ীরা বলেছেন আগামী কোরবানির ঈদের আগে তারা আর ভোজ্যতেলের দাম বাড়াবে না। এই শর্তে এবার দাম বাড়ানো হয়েছে। এর আগে গত ১৫ মার্চ কমিটি এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ১৩৯ টাকা পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল ৬৬০ টাকা খোলা সয়াবিন ১১৭ টাকা ও পামতেল ১০৯ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। আর ১৭ ফেব্রুয়ারি প্রথমবারের মতো ভোজ্য তেলের দর নির্ধারণ করা হয়ে। সে সময় প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১১৫ টাকা বোতলজাত সয়াবিনের লিটার ১৩৫ টাকা ও পামঅয়েল ১০৪ টাকা বিক্রির জন্য নির্ধারণ করা হয়েছিল।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1297.csv b/Bangla_fin_news_articles/1297.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..49934a55f8af89048386b66328c79c2dc961ebd9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1297.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1297,স্বপ্ন এখন টঙ্গীর খাঁ পাড়া রোডে,2021-05-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের সেরা রিটেইল চেইন শপ স্বপ্নর নতুন আউটলেটের যাত্রা শুরু হল টঙ্গীর খাঁ পাড়া রোডে। যার ঠিকানা হ্লোডিং ১৪৭১ উত্তর আউচপাড়া নিশাতনগর টঙ্গী গাজীপুর। বৃহস্পতিবার ২৭ মে সকাল ১১টায় নতুন এ আউটলেটের উদ্বোধন করা হয়।এ সময় উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেনইনভেস্টর ইকবাল হোসেন খান তৌফিক আলম আরিফিন রনি সোহরাব হোসেন খান স্বপ্ন ফ্র্যাঞ্চাইজির হেড অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট মোহাম্মদ রাজীবুল হাসান। নতুন শো রুম উদ্বোধন উপলক্ষে কাস্টমারদের জন্য রয়েছে মাসব্যাপী আকর্ষণীয় সব অফার। বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি।স্বপ্ন এর রিটেইল এক্সপ্যানশন বিভাগের পরিচালক সামসুদ্দোহা শিমুল বলেন আমরা আশা করছি স্বাস্থ্যসম্মত এবং নিরাপদ পরিবেশে বাজার করার জন্য এই এলাকার সকলে স্বপ্নতে নিয়মিত বাজার করবেন। স্থানীয়দের চাহিদার কথা মাথায় রেখে পণ্য রাখা হয়েছে আমাদের আউটেলেটে। আমরা তাদের কাছ থেকে পরামর্শ এবং মূল্যায়নও আশা করব। গ্রাহকের চাহিদা ও সন্তুষ্টিকে সবসময় অগ্রাধিকার দেয় স্বপ্ন। এ ছাড়া এখানে গ্রাহকদের জন্য রয়েছে বিশেষ হোম ডেলিভারি সেবা। হোম ডেলিভারি নম্বর ০১৯৯৮৩৩০৫৫৪।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1298.csv b/Bangla_fin_news_articles/1298.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..857911157e4ccdecfe74a5dc993e4776d8e7c9fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1298.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1298,সিটি ব্যাংক ও বনানী ক্লাবের মধ্যে চুক্তি,2021-05-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিটি ব্যাংক ও বনানী ক্লাব লিমিটেডের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। এই চুক্তি অনুযায়ী বনানী ক্লাবের এক হাজারেরও বেশি সদস্য এখন যে কোনো জায়গা থেকে যে কোনো সময় ব্যাংকের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম সিটিটাচ ব্যবহার করে বিল এবং ফি দিতে পারবেন।সিটি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বনানী ক্লাবের প্রেসিডেন্ট ও সিটি ব্যাংকের প্রাক্তন চেয়ারম্যান রুবেল আজিজ এবং সিটি ব্যাংকের এমডি ও সিইও মাসরুর আরেফিন নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। সিটি ব্যাংকের এএমডি শেখ মোহাম্মদ মারুফ ডিজিটাল ফিনান্সিয়্যাল সার্ভিস বিভাগের প্রধান জাফরুল হাসান আইটি বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ আনিসুর রহমান এবং বনানী ক্লাবের পরিচালক অর্থ আবদুল গাফফার মোল্লা পরিচালক প্রশাসন মাকিনউররশিদ রসি সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।বনানী ক্লাবের প্রেসিডেন্ট রুবেল আজিজ বলেন সদস্যদের জন্য নিয়মিতভাবে সুযোগসুবিধা উন্নয়নে কাজ করছে ক্লাবটি। সিটিটাচের অন্তর্ভুক্তি ক্লাবের সদস্যদের দিনের চব্বিশ ঘন্টা যেকোন সময়ে প্রয়োজনীয় লেনদেন করতে সাহায্য করবে।সিটি ব্যাংকের এমডি ও সিইও মাসরুর আরেফিন জানান যে সিটিটাচ ইতোমধ্যে দেশের সবচেয়ে সহজ ব্যাংকিং সেবা প্ল্যাটফর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ২০১৪ সালে ব্যাংকের তৎকালীন চেয়ারম্যান হিসেবে রুবেল আজিজ সিটিটাচ সেবা চালু করার জন্য বিশেষ অবদান রাখায় মাসরুর আরেফিন তাকে ধন্যবাদ জানান।উল্লেখ্য সিটি ব্যাংক মোবাইল এবং ডেস্কটপে সিটিটাচ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অত্যাধুনিক ব্যাংকিং পরিষেবা দিচ্ছে। পাশাপাশি হোয়াটসঅ্যাপ ব্যাংকিং সেবা প্রতিষ্ঠানটির নতুন মানদণ্ড স্থাপন করেছে।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1299.csv b/Bangla_fin_news_articles/1299.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1406150c90f810fabe9b0fbad24b50dd924bf946 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1299.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1299,কোকাকোলার বোতলে বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী,2021-05-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উদযাপনকে স্মরণীয় করে রাখতে বোতল ও ক্যানের গায়ে হ্যাপি ফিফটি শীর্ষক বিশেষ নকশা প্রকাশ করেছে দেশের কোমল পানীয় কোম্পানি কোকাকোলা বাংলাদেশ।বিশেষ নকশার নতুন লেবেলটি ইতোমধ্যেই বাজারে এসেছে। ৫০০ ও ৬০০ এমএলের বোতলের পাশাপাশি ২৫০ এমএলের ক্যানের গায়ে শোভা পাচ্ছে এই বিশেষ নকশা।স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের আনন্দ বাংলাদেশের সকল নাগরিক ও ভোক্তার সাথে ভাগাভাগি করার উদ্দেশ্যেই কোকের গায়ে নতুন এই লেবেল প্রকাশ করা হয়েছে।প্রতিষ্ঠানটি এর আগেও পণ্যের গায়ে বিশেষ নকশা প্রকাশ করেছে। হ্যাপি ফিফটি নকশার বিশেষ লেবেলটি ভোক্তাদের মাঝে দারুণ এক অনুভূতির প্রকাশ ঘটাবে বলে আশা কোকাকোলার।স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষ্যে গত মার্চ মাস থেকেই ব্যতিক্রমী ও বর্ণাঢ্য সব আয়োজন করে আসছে কোকাকোলা। বিশেষ নকশা উন্মোচন ছাড়াও বিগত ৫০ বছরে বাংলাদেশের সেরা অর্জনগুলো তুলে ধরে থিমভিত্তিক বৃহৎ আকৃতির ৬টি বিশেষ রেপ্লিকা স্থাপন ফ্রম দ্য ওয়ার্ল্ড টু বাংলাদেশ শীর্ষক ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বিশ্বের ৬০টিরও বেশি দেশের নাগরিকদেরকে ভিডিও শুভেচ্ছাবার্তা প্রকাশ এবং হ্যাপি ফিফটি বাংলাদেশ শিরোনামে অর্ণবের গাওয়া বিশেষ দেশাত্মবোধক গান ও ভিডিওচিত্র প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1300.csv b/Bangla_fin_news_articles/1300.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c005bc2cd27a34f52b013b080691722462bd4e1c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1300.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1300,রাজারহাটে বস্তায় আদা চাষ,2021-05-27,রাজারহাট কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা,রাজারহাটের মেকুরটারী গ্রামে বস্তায় চাষ করা হচ্ছে মসলা জাতীয় ফসল আদা। ঐ গ্রামের মো. সাজেদুল ইসলাম ৪০ এ পদ্ধতিতে আদা চাষ করছেন। সাজেদুল পেশায় একজন প্রভাষক।তিনি জানান আমি কৃষি অফিসের পরামর্শে বস্তায় আদা লাগিয়েছি। দিনে দিনে চারাগুলো পরিপক্ব হচ্ছে। মেকুরটারী ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা দিলদার হোসেন জানান প্রতি বস্তায় বীজ আদা রোপণ করে দুইতিন কেজি পর্যন্ত ফলন পাওয়া সম্ভব। এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সম্পা আকতার জানান বসতবাড়িতে কিংবা পরিত্যক্ত জায়গায় বস্তা পদ্ধতিতে চাষ করতে আমরা আমাদের প্রশিক্ষণ কর্মশালাগুলোতে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1301.csv b/Bangla_fin_news_articles/1301.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fe1c12ac5180d8288739b9624ad294aab3a24e06 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1301.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1301,সামাজিক মাধ্যমে শেয়ারবাজার নিয়ে গুজব তদন্তে বিএসইসি,2021-05-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজার নিয়ে ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়ানো গুজব তদন্তে নেমেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। এজন্য বিএসইসি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের সিডিবিএল কর্মকর্তাদের নিয়ে গত সোমবার চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।বিএসইসির পরিচালক রাজীব আহমেদকে প্রধান করে গঠন করা এ তদন্ত কমিটিকে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। তদন্ত কমিটির বাকি তিন সদস্য হলেন সিডিবিএলের অ্যাপ্লিকেশন সাপোর্টের প্রধান মঈনুল হক ডিএসই উপমহাব্যবস্থাপক আবু নুর মোহাম্মদ হাসানুল করিম এবং সার্ভিল্যান্স বিভাগের জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক মাহফুজুর রহমান।এ সংক্রান্ত বিএসইসির আদেশে বলা হয়েছে সম্প্রতি বিএসইসি অবহিত হয়েছে ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপ লিংকডইন ইউটিউবসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার লেনদেন নিয়ে নানা ধরনের গুজব ছড়ানো হচ্ছে। বিএসইসি মনে করে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে এ ধরনের গুজব ছড়ানোর সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করা জরুরি। যারা শেয়ার দাম ও অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য বিভিন্ন সামাজিক ও অন্যান্য যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়াচ্ছে। এর আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারবাজার নিয়ে গুজব বন্ধের লক্ষ্যে গত বছরের সেপ্টেম্বরে একটি নির্দেশনা জারি করে বিএসইসি। ঐ নির্দেশনায় বলা হয় তালিকাভুক্ত কোনো প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বা ইউনিটের দাম বাড়বে বা কমবে এ ধরনের কোনো তথ্য প্রকাশ করলে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতউল ইসলাম সই করা এ নির্দেশনায় বলা হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কোনো গ্রুপের নামে বিএসইসি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই নাম ও লোগো ব্যবহার করা যাবে না। কেউ এ নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করলে তার বিরুদ্ধেও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।বিএসইসির ঐ নির্দেশনায় তিনটি বিষয়ে বিরত থাকতে বলা হয়। বিএসইসি ডিএসই ও সিএসইর নাম ব্যক্তি ও দলীয় পর্যায়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রোফাইল বা পেজে ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। বিএসইসি ডিএসই ও সিএসইর নাম লোগো ব্যক্তি ও দলীয় পর্যায়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রোফাইল বা পেজে ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। এবং ভবিষ্যত্ দাম নিয়ে যে কোনো ধরনের ভবিষ্যদ্বাণী অথবা অপ্রকাশিত তথ্য ছড়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে।নিয়ন্ত্রক সংস্থা এমন নির্দেশনা দিলেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপ খুলে নিয়মিত গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এসব গ্রুপ থেকে প্রায় কোনো না কোনো কোম্পানির নাম দিয়ে আগাম গুঞ্জন ছড়ানো হয়শেয়ার দাম বাড়বে। অনেক সময় দেখা যায় নাম প্রকাশ করা কোম্পানির শেয়ার দাম বাড়ে।ফলে একশ্রেণির বিনিয়োগকারী এ ধরনের গুজবের ওপর ভিত্তি করে বিনিয়োগও করেন। সম্প্রতি শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দেওয়ায় ফেসবুক গ্রুপে এ ধরনের গুজব ছড়ানোর প্রবণতা বেড়েছে।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1302.csv b/Bangla_fin_news_articles/1302.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7ac30fbd99a3dc76e30d4daa4dd51cd900ca8835 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1302.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1302,করোনায় পর্যটনের ক্ষতি প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা,2021-05-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প। এই ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব রোধ করতে বিশ্বব্যাপী ভ্রমণের ক্ষেত্রেও নানান সতর্কতা জারি করা হয়েছে। বিভিন্ন দেশ তাদের নাগরিকদের বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কবার্তা জারি করেছে। যার ফলে ব্যবসা হারাচ্ছে পর্যটন সংস্থাগুলো।করোনা ভাইরাসের প্রথম ঢেউয়ের পর বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প অভ্যন্তরীণ পর্যটনের মাধ্যমে কিছুটা ক্ষতি কাটিয়ে উঠার প্রচেষ্টায় ছিল কিন্তু করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প আবার অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ল। গত বছরের করোনার কারণে পর্যটনের সঙ্গে জড়িতদের সবার ক্ষতির পরিমাণ ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি। শুধু টোয়াব সদস্যদের ক্ষতি হয়েছে ৫ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। আর চলতি বছরের মার্চ থেকে সবকিছু স্থবির হওয়ায় পর্যটন খাতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরো বাড়ছে। জুন পর্যন্ত করোনার এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে ট্যুর অপারেটরদের ক্ষতি হবে প্রায় ৬ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। চলমান পরিস্থিতি আগামী ডিসেম্বর ২০২১ পর্যন্ত বর্ধিত হলে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা হতে পারে।সম্প্রতি বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের সবচেয়ে বড় সংগঠন ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ টোয়াব বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে করোনা ভাইরাসের প্রভাবের থেকে দ্রুত উত্তরণে করণীয় বিষয়ক ভার্চুয়াল সভার আয়োজন করে। টোয়াবের আলোচনাসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু। অনুষ্ঠানের সভাপতি ও পরিচালনায় ছিলেন টোয়াবের সভাপতি মো. রাফেউজ্জামান।এফবিসিসিআইর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন সীমিত পরিসরে হলেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়া যেতে পারে। প্রয়োজনে পর্যটকের সংখ্যা নির্দিষ্ট করে যেতে পারে। পাশাপাশি লকাডাউনের কারণে বন্দিদশা থেকে মানসিক প্রশান্তির জন্য হোটেলরিসোর্টগুলোও খুলে দেওয়া যেতে পারে। তিনি আশা প্রকাশ করেন টোয়াবের নেতৃত্ববৃন্দ একটি পরিকল্পনা তৈরি করে সরকারের যথাযথ মহলে উপস্থাপন করবে। অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্য রাখেন টোয়াবের প্রথম সহসভাপতি শিবলুল আজম কোরেশী। পর্যটনের জন্য সরকারের কাছে একটি স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয়ের দাবি জানান।অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য রাখেন টোয়াবের পরিচালক মোহাম্মদ সাহেদ উল্লাহ। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন টোয়াবের পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান মাসুম মোহাম্মদ হানিফ মো. আনোয়ার হোসেন প্রফেসর মো. আব্দুর রউফ মোহাম্মদ সজিবুলআলরাজীব এবং সৈয়দ শাফাত উদ্দিন আহমদ তমাল।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1303.csv b/Bangla_fin_news_articles/1303.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..32e5f099464002faac62c928ecaf56129932f8cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1303.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1303,ভ্যাট আদায়ে জেলায় জেলায় অভিযানে গোয়েন্দারা,2021-05-27,রিয়াদ হোসেন,মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট আদায় নিশ্চিত করতে রাজধানীর বাইরে জেলায় জেলায় অভিযানে নেমেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর আওতাধীন ভ্যাট গোয়েন্দা বিভাগ। ইতিমধ্যে রাজধানীর অদূরে নরসিংদী জেলার ব্যস্ততম দুটি মার্কেটে অভিযান চালিয়ে ২৩৭টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য সংগ্রহ করেছে। তাতে কারো ভ্যাট নিবন্ধন পাওয়া যায়নি। শিগিগরই আরো কয়েকটি জেলায় এ জরিপকাজ চালানো হবে। এর মাধ্যমে প্রাপ্ত ফলাফল বিশ্লেষণ করে কৌশল নির্ধারণের লক্ষ্যে একটি প্রতিবেদন তৈরি করে এনবিআরে পাঠানো হবে।সূত্র জানিয়েছে রাজধানীতে গত কয়েক বছর ধরে ভ্যাট বিভাগের কর্মকর্তাদের তদারকির ফলে ব্যবসায়ীদের মধ্যে কিছুটা হলেও এ বিষয়ে সচেতনতা তৈরি হয়েছে। ফলে অপেক্ষাকৃত বড় বড় মার্কেট ও শপিং মলে অবস্থিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রতিষ্ঠান ভ্যাট নিবন্ধন নিয়েছে। তাদের মধ্যে একটি বড় সংখ্যক প্রতিষ্ঠান প্রতি মাসে ভ্যাটের রিটার্নও জমা দিচ্ছে। প্রত্যাশিত না হলেও এসব প্রতিষ্ঠান ধীরে ধীরে ভ্যাটের নিয়ম পরিপালনে এগিয়ে আসছে। কিন্তু রাজধানীর বাইরে জেলা শহরে বিপুলসংখ্যক প্রতিষ্ঠান ভ্যাট নিবন্ধন নেওয়ার যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও তারা নিবন্ধন নিচ্ছে না।অভিযোগ রয়েছে স্থানীয় ভ্যাট অফিসের কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে এসব প্রতিষ্ঠান সরকারের ঘরে ভ্যাটের টাকা না দিয়েই ব্যবসা চালিয়ে নিচ্ছে। এক্ষেত্রে সহযোগীর ভূমিকায় সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সমিতিও। ভ্যাট গোয়েন্দা বিভাগ সূত্র জানায় গত মঙ্গলবার ভ্যাট গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তারা নরসিংদীর ব্যস্ততম দুটি মার্কেট ইনডেক্স প্লাজা ও জামান শপিং কমপ্লেক্সের ২৩৭টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য সংগ্রহ করে দেখেছে মাত্র একটি দোকান পাওয়া গেছে যার ভ্যাট নিবন্ধন রয়েছে। ঐ প্রতিষ্ঠানও গত ১০ মাস ধরে ভ্যাট রিটার্ন জমা দেয় না। অর্থাত্ ২৩৭টি দোকানের মধ্যে কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকেই সরকার কোনো ধরনের ভ্যাট পায় না।সূত্র জানায় নরসিংদীর ইনডেক্স প্লাজা ও জামান শপিং কমপ্লেক্স নামে আলোচ্য দুটি শপিং কমপ্লেক্সে তৈরি পোশাক পাদুকা জুয়েলারি স্টেশনারিজ ইলেক্ট্রনিক্স ডিপার্টমেন্টালসহ অন্যান্য বিপনীবিতান রয়েছে। ভ্যাট আইন অনুসারে এদের প্রত্যেকের ওপর বিক্রির ওপর ৫ শতাংশ হারে ভ্যাট প্রযোজ্য।ভ্যাট গোয়েন্দা বিভাগ জানিয়েছে নরসিংদীর বাইরে অন্যান্য জেলায়ও একইভাবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর ভ্যাট প্রদানের বিষয়টি জরিপ করে দেশব্যাপী ভ্যাট পরিস্থিতির একটি চিত্র বের করার চেষ্টা করবে। ভ্যাট গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান ইত্তেফাককে বলেন নরসিংদীর মতো জেলায় এ পরিস্থিতি হলে অন্যদের অবস্থা আরো খারাপ হবে। এটি বড় ধরনের অনিয়ম। ভ্যাট নিবন্ধনের সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও নিবন্ধন না নিয়ে কীভাবে ব্যবসা চালায় এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি মার্কেট সমিতির দায় রয়েছে। স্থানীয় ভ্যাট অফিসের যারা দায়িত্বশীল তাদেরও তদারকির বিষয় রয়েছে।তিনি বলেন আমরা কারো বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেব না। কোথায় গ্যাপ রয়েছে এবং কী করলে প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিবন্ধন তথা ভ্যাটের আওতায় আনা যাবে সে বিষয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করে এনবিআরের নজরে নিয়ে আসবযাতে এনবিআর কর্মকৌশল ঠিক করতে পারে। এছাড়া যাদের অনিয়ম পাওয়া যাচ্ছে তাদের বিষয়টি স্ব স্ব কমিশনারেটে পাঠাব। তিনি বলেন আমাদের পক্ষে হয়তো সব মার্কেট যাচাই করা সম্ভব হবে না। দ্বৈবচয়নের ভিত্তিতে দেশব্যাপী বিভিন্ন জেলার মার্কেটে জরিপ করে একটি চিত্র পাওয়ার চেষ্টা করব।বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী দেশে অর্থনৈতিক ইউনিট রয়েছে ৭৮ লাখ। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন এর মধ্যে ১০ লাখের মতো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ভ্যাট নিবন্ধন থাকা উচিত। অর্থাত্ এসব প্রতিষ্ঠান ক্রেতার কাছ থেকে ভ্যাট আদায় করে তার সঠিক হিসাব এনবিআরের কাছে দেওয়ার কথা। কিন্তু এনবিআরের হিসাবে এখন পর্যন্ত ভ্যাট নিবন্ধধারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা পৌনে ২ লাখের মতো। এর মধ্যে আবার একটি বড়সংখ্যক প্রতিষ্ঠান রিটার্ন জমা দেয় না।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1304.csv b/Bangla_fin_news_articles/1304.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0d8fdcfb16e413fd375e15f116a5d31993130843 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1304.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1304,রিজার্ভ থেকে শ্রীলঙ্কাকে ২০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বাংলাদেশ,2021-05-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাসের কারণে শ্রীলঙ্কার পর্যটন খাত লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। ২০১৯ সালে দেশটির মোট দেশজ উত্পাদনে জিডিপি এই খাতের অবদান ছিল ১২ দশমিক ৬ শতাংশ যা এখন অনেক কমেছে। ফলে বৈদেশিক বিনিময়ে প্রতিনিয়ত মান হারাচ্ছে দেশটির মুদ্রা রুপি। এতে টান পড়েছে তাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বা মজুতে। এমন পরিস্থিতিতে এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে ডলার ধার করছে শ্রীলঙ্কা। এরই অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সরকারও ২০ কোটি ডলার দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে এ ডলার দেওয়া হবে।দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে এই প্রথমবারের মতো কোনো দেশের সরকারকে সোয়াবের আওতায় বিনিয়োগ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা সরকারি বন্ডে রিজার্ভের অর্থ বিনিয়োগ করে থাকে। কিন্তু কোনো দেশের সরকারকে বিনিয়োগ সুবিধা দেয়নি। যা এবার শ্রীলঙ্কাকে দেওয়া হচ্ছে।শ্রীলঙ্কাও এর আগে বাংলাদেশ থেকে সোয়াবের আওতায় কোনো বিনিয়োগ সুবিধা নেয়নি। তবে তারা ২০১৫ সালে ভারত থেকে সোয়াবের আওতায় সে দেশের রিজার্ভ থেকে বিনিয়োগ সুবিধা নিয়েছিল।বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান ধার হিসেবে নয় ডলারের সঙ্গে শ্রীলঙ্কান রুপি অদলবদল বা সোয়াপ করেই তা দেওয়া হবে। এর বিপরীতে কিছু সুদও পাবে বাংলাদেশ। গত রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ রিজার্ভ থেকে এ ডলার দেওয়ার ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়।সূত্র জানায় বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে মার্চে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরও ঢাকায় এসেছিলেন। ঐ সময়ে তারা এ বিষয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে একটি প্রস্তাব দেন। এতে তিনি সম্মত হলে পরে শ্রীলঙ্কায় ফিরে গিয়ে তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পাঠান। এর আলোকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পর্ষদ ঐ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর আগে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকেও কেন্দ্রীয় ব্যাংককে এ ব্যাপারে অবহিত করা হয়েছে।শ্রীলঙ্কা সাম্প্রতিক সময়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকটে ভুগছে। বর্তমানে তাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রয়েছে মাত্র ৫০০ কোটি ডলার। এ রিজার্ভ দিয়ে তাদের তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব নয়। রিজার্ভকে ঝুঁকিমুক্ত রাখতে কমপক্ষে তিন মাসের আমদানি ব্যয়ের সমান রাখতে হয়। এ কারণে তারা ঋণ করে বিদেশ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে রিজার্ভ বাড়াচ্ছে।সূত্র জানায় বাংলাদেশ আমদানি নির্ভর হলেও শ্রীলঙ্কা আমদানি নির্ভর নয়। তাদের আমদানির পরিমাণ কম। এছাড়া অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রয়েছে। জিডিপির প্রবৃদ্ধিও ভালো। যে কারণে তাদের বৈদেশিক মুদ্রায় বিনিয়োগ সুবিধা দেওয়ার ক্ষেত্রে তেমন কোনো ঝুঁকি নেই। আর এটি হচ্ছে রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ। এতে শ্রীলঙ্কার সরকারের শতভাগ গ্যারান্টি রয়েছে।জানা গেছে সোয়াবের আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী কোনো দেশ বৈদেশিক মুদ্রা সংকটে ভুগলে এর আওতায় ঋণ বা বিনিয়োগ সুবিধা নিতে পারে। এটি প্রথমে দেওয়া হয় তিন মাসের জন্য। পরে এর মেয়াদ দুই পক্ষের সম্মতিতে বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে।সাধারণত লন্ডন আন্তঃব্যাংক অফার রেটের লাইবর সঙ্গে ২ শতাংশ যোগ করে সুদের হার নির্ধারণ করা হয়। তবে এটি দুই দেশের মধ্যে আলোচনা করে ঠিক করা হবে।এর আগে বাংলাদেশ ২০০১ সালে বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে পড়লে দেশের রিজার্ভ ১০০ কোটি ডলারের নিচে নেমে যায়। তখন বাংলাদেশ এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের আকু দেনা পরিশোধ করতে গিয়ে বিপাকে পড়ে। তখন আকুর সঙ্গে বাংলাদেশ প্রথম সোয়াব করে। সে অনুযায়ী আকুর দেনা বাবদ বৈদেশিক মুদ্রা আকু থেকে তিন মাসের জন্য ঋণ নেয়। সুদসহ পরে তা পরিশোধ করে দেওয়া হয়। এরপরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আর কোনো সোয়াব সুবিধা নেয়নি।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1305.csv b/Bangla_fin_news_articles/1305.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c53c3bb212d8fbf94e198370b7d488e927fee143 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1305.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1305,প্রতি লিটার সয়াবিন তেলে ১৩ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব,2021-05-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এবার এক লাফে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলে ১৩ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে ব্যবসায়ীরা। সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে এ প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন। অথচ সর্বশেষ সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে এক মাসও হয়নি।এর আগে গত ১৯ মে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক বিষয়ক জাতীয় কমিটির তোয়াক্কা না করে ব্যবসায়ীরা নিজেরাই প্রতি লিটার সয়াবিন তেলে ৫ টাকা করে বাড়িয়ে দেয়। পরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠকে লিটারে ৫ টাকার পরিবর্তে ২ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তখন প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ হয় ১৪১ টাকা।বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রস্তাবে অ্যাসোসিয়েশন বলেছে দেশে চাহিদার ৯৫ শতাংশ ভোজ্যতেল বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়। আর আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম ঊর্ধ্বমুখী। কিন্তু সে হিসেবে দেশে সয়াবিন তেলের দাম তুলনামূলক কম বেড়েছে। গত মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ২০২০র পর থেকে ভোজ্যতেলের আন্তর্জাতিক বাজারে অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগতি দেখা যাচ্ছে। যেহেতু ভোজ্যতেল একটি আমদানি নির্ভর পণ্য তাই ভোজ্যতেলের বাজার দর নির্ভর করে আন্তর্জাতিক বাজার দরের উঠানামার উপর। সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে স্থানীয় বাজারেও এর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে বলে জানানো হয়।গত এক বছরের আন্তর্জাতিক বাজার দর পর্যালোচনা করে মন্ত্রণালয় জানায় এক বছর পূর্বে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ছিল ৫২ দশমিক ১১ টাকা ছিল। বর্তমানে তার মূল্য ১৩৫ দশমিক ৮৪ টাকা। এ হিসেবে সয়াবিন তেলের আন্তর্জাতিক মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ১৬০ শতাংশ।এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র বলেছে ব্যবসায়ীদের সয়াবিনের দাম বাড়ানোর প্রস্তাবে এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে একটি বৈঠক রয়েছে। তখন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এর আগে গত ১৫ মার্চ কমিটি এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ১৩৯ টাকা পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল ৬৬০ টাকা খোলা সয়াবিন ১১৭ টাকা ও পামতেল ১০৯ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। আর ১৭ ফেব্রুয়ারি এই কমিটি প্রথমবারের মতো ভোজ্যতেলের দর নির্ধারণ করে। সে সময় প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১১৫ টাকা বোতলজাত সয়াবিনের লিটার ১৩৫ টাকা ও পামঅয়েল ১০৪ টাকা বিক্রির জন্য নির্ধারণ করা হয়েছিল।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1306.csv b/Bangla_fin_news_articles/1306.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a4ecd9139670540370a583fd89cccbb06f5143b7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1306.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1306,নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ইউরোপে পান রপ্তানি শুরু,2021-05-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে সাড়ে ছয় বছর পর ইউরোপে পুনরায় পান রপ্তানি শুরু হয়েছে। আজ বুধবার ২৬ মে সকালে কৃষিমন্ত্রী ড. মো আব্দুর রাজ্জাক ঢাকার শ্যামপুরে কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাউজে ইউরোপে নিরাপদ ও মানসম্পন্ন পান রপ্তানি কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। প্রথম চালানে রপ্তানি হচ্ছে এক মেট্রিক টন পান।কৃষিমন্ত্রী বলেন আমাদের নিরলস উদ্যোগের ফলে ইউরোপে পান রপ্তানি আবার শুরু হয়েছে। এটি খুবই আশার কথা। ভবিষ্যতে পান রপ্তানি যাতে বাধাগ্রস্ত না হয় সে ব্যাপারে কৃষি মন্ত্রণালয় উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে।কৃষিমন্ত্রী ড. রাজ্জাক মনে করেন কৃষিপণ্যের রপ্তানির সম্ভাবনা অনেক। সে সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে ইউরোপসহ উন্নত দেশে অন্যান্য কৃষিপণ্যের রপ্তানি বৃদ্ধিতে উদ্যোগ অব্যাহত আছে। ইতোমধ্যে দেশে উত্তম কৃষি চর্চা নীতিমালা গ্যাপ বাস্তবায়নের কাজ শুরু হয়েছে। সারাদেশে সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বিষমুক্ত শাকসবজি উৎপাদন হচ্ছে। অ্যাক্রিডিটেড ল্যাব থেকে সনদ দেয়া শুরু হয়েছে। এছাড়া ভ্যাকুয়াম হিট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপনের কাজ চলছে। ফলে আমরা আশা করছি দেশের রপ্তানি বৃদ্ধিতে কৃষিপণ্য বিরাট ভূমিকা রাখবে ও প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব হবে। এছাড়া কৃষকও লাভবান হবে। বাংলাদেশের পানে ক্ষতিকর সালমোনেলা ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতির কারণে ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশ থেকে সাময়িকভাবে পান রপ্তানির উপর ইইউ নিষেধাজ্ঞা জারি করে। যা ধাপে ধাপে ২০২০ পর্যন্ত বর্ধিত করে। এবং ইইউ পান রপ্তানিতে কতিপয় শর্ত আরোপ করে। পান সালমোনেলা ব্যাকটেরিয়া মুক্ত হতে হবে উৎপাদন হতে শিপমেন্ট পর্যন্ত উত্তম কৃষি চর্চা গ্যাপ গুড হাইজিন প্র্যাকটিসেস জিএইপপি গুড ম্যানুফ্যাকচারিং প্র্যাকটিসেস জিএমপি অনুসরণ করত হবে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন অ্যাক্রিডিটেড ল্যাব হতে সালমোন্যালা ব্যাকটেরিয়া মুক্ত সার্টিফিকেট প্রভৃতি প্রদান করতে হবে।ইইউ আরোপিত শর্তপূরণে বাংলাদেশ অনেকগুলো ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এর মধ্যে রয়েছে পান আবাদের এলাকা নির্বাচন কন্ট্রাক্ট ফার্মিং উত্তম কৃষি চর্চার আলোকে কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন মনিটরিং ট্রেসিবিলিটি বা শনাক্তকরণ পানের স্যাম্পল টেস্ট কৃষক নির্বাচন ও প্রশিক্ষণ রপ্তানিকারকদের প্রতিনিধিদের প্রশিক্ষণ নিয়মিতভাবে পানের জমির মাটি ও পানি পরীক্ষা রপ্তানি বাজারের জন্য নিরাপদ ও বালাইমুক্ত পান উৎপাদন নির্দেশিকা প্রভৃতি।এসব উদ্যোগের মাধ্যমে ইইউর আরোপিত শর্ত পূরণ করতে পারায় গত ১৫ এপ্রিল ২০২১ সালে পান রপ্তানির উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়। যার ফলে আজকে পান রপ্তানি আবার শুরু হলো।নিষেধাজ্ঞা আরোপের আগে ২০১২১৩ সালে ১৮ হাজার ৭৮০ টন ও ২০১৩১৪ সালে ১৩ হাজার ২৫০ টন পান রপ্তানি হয়। যার মূল্য যথাক্রমে ৩৮ মিলিয়ন ও ৩০ মিলিয়ন ইউএস ডলার।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1307.csv b/Bangla_fin_news_articles/1307.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..009a62936da38f8923fc4b78813150ff0700dd28 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1307.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1307,গাছে গাছে ঝুলছে কাঁচাপাকা কাঁঠাল,2021-05-26,সৈয়দপুর নীলফামারী সংবাদদাতা,সৈয়দপুরে এ বছর কাঁঠালের ভালো ফলন হয়েছে। গাছে গাছে শোভা পাচ্ছে কাঁচাপাকা কাঁঠাল। ইতোমধ্যে আগাম জাতের কাঁঠাল পাকতে শুরু করেছে। উপজেলার হাটবাজারগুলোতেও উঠতে শুরু করেছে রসালো পাকা কাঁঠাল।উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে বিভিন্ন বাড়ির আঙিনায় রাস্তার দুই ধারে স্কুলকলেজের চত্বরে প্রচুর কাঁঠাল ধরেছে। কোনো কোনো গাছে ১০০২০০টি পর্যন্ত ফল ধরেছে। তবে ফলন বেশি হওয়ায় দাম না পাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় চাষিরা। এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহীনা বেগম বলেন কাঁঠাল কাঁচা ও পাকা দুই অবস্থাতেই সমান জনপ্রিয়। এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় কাঁঠালের ভালো ফলন হয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1308.csv b/Bangla_fin_news_articles/1308.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d1c227ddd9cce22b207d157a64edf13afb121edd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1308.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1308,জুয়ার মাধ্যমে বিদেশে বছরে হাজার কোটি টাকা পাচার,2021-05-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শুধু অনলাইনে জুয়ার মাধ্যমেই বছরে পাচার করা হচ্ছে হাজার কোটি টাকা। স্ট্রিমকার নামে সামাজিক যোগাযোগের অ্যাপসের মাধ্যমে এই জুয়া পরিচালনা করা হয়। সম্প্রতি রাজধানী থেকে চার জনকে গ্রেফতারের পর বিদেশে টাকা পাচারের এই নেটওয়ার্ক ধরা পড়ে। সারা দেশেই এই চক্রের নেটওয়ার্ক সচল রয়েছে। স্ট্রিমকার নামের অ্যাপসটি বাংলাদেশে নিষিদ্ধ হলেও ভিপিএনের মাধ্যমে এটি ব্যবহৃত হচ্ছে। দেশে ব্যবহারপ্রসারে হাতে গোনা কয়েক জন জড়িত থাকলেও না বুঝে ব্যবহার করছেন লক্ষাধিক বাংলাদেশি।পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের এসপি মাহিদুজ্জামান জানিয়েছেন এই নেটওয়ার্কের অন্য সদস্যদের ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। আরও যারা এর সঙ্গে আছেন তাদেরও গ্রেফতার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।সম্প্রতি এক নারীসহ যে চার জন গ্রেফতার হয়েছেন তারা জানিয়েছেন পাচার প্রক্রিয়ার আদ্যোপান্ত। গ্রেফতারকৃতরা হলেনজমির উদ্দিন ৩৫ মো. হোসেন রুবেল ৩৯ ইসলাম হৃদয় ২৬ ও অনামিকা সরকার ২৪। গ্রেফতারকৃতরা জানিয়েছেন কীভাবে চলে এই জুয়া আর কারা অংশ নিচ্ছে এখানে। স্ট্রিমকার অ্যাপসে গ্রুপ চ্যাট লিপ সিং ড্যান্স গল্প কবিতা আবৃত্তিসহ বিভিন্ন ধরনের অনলাইন জুয়া খেলার অপশন রয়েছে। সামাজিক যোগাযোগের এই অ্যাপে দুই ধরনের আইডি রয়েছে। একটি হচ্ছে ইউজার আইডি অন্যটি হোস্ট আইডি। ইউজাররা সাধারণত সুন্দরী মেয়েদের ও সেলিব্রেটিদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়ার জন্য এই অ্যাপ ব্যবহার করেন। আর হোস্টরা একটি হোস্ট এজেন্সির মাধ্যমে এই অ্যাপে হোস্টিং করেন। সুন্দরী মেয়ে ও সেলিব্রেটিরাই সাধারণত এই এজেন্সির মাধ্যমে হোস্ট আইডি খোলেন। যেভাবে এখানে লেনদেন ও পাচার হচ্ছে হুন্ডি হাওয়ালা ও একটি ব্যাংকের মাধ্যমে নগদ অর্থ বিদেশে পাচার করেন এজেন্সির মালিকেরা। ঐ অ্যাপের এজেন্সিগুলো পাশের দেশ থেকে নগদ অর্থ দিয়ে অ্যাপের মুদ্রা বা বিনস কিনে আনেন। বিনস হলো অ্যাপের ভার্চুয়াল মুদ্রা যেটি দিয়ে আড্ডা বা জুয়া খেলার সুযোগ পাওয়া যায়। বিনস দেশে কেনাবেচার ব্যবস্থা না থাকায় অর্থ পাচারের মাধ্যমে তা করা হয়। অর্থ পাচার ব্যবস্থাপনায় এ দেশের কয়েকটি এজেন্সি দুবাইয়ে অফিসও খুলে বসেছে। ঐ অফিসের মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যের বাংলাদেশি গ্রাহকদের অর্থ তারা সেদেশ থেকে নগদায়ন ক্যাশ করে যেগুলো আর কখনোই দেশে আসে না। চ্যাটের পাশাপাশি জুয়ায় প্রচুর বিনস ওড়ান প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এই স্ট্রিমকারের উদ্যোক্তা একজন মার্কিন নাগরিক। তবে বাংলাদেশে মূলত ভারত ও পাকিস্তান থেকে অ্যাপটি পরিচালনা করা হয়। এটির দর্শক বা ব্যবহারকারী মূলত বাংলা হিন্দি ও উর্দুভাষীরা।বাংলাদেশিদের মধ্যে কেন এত জনপ্রিয় ইন্টারনেটে ঢুকলে বিগোসহ বিভিন্ন ধরনের লাইভ চ্যাটের বিজ্ঞাপন আসতে থাকে। তবে স্ট্রিমকারের বিশেষত্ব হলো এটিতে হাজারের ওপরে বাংলাদেশি তরুণী কিশোরী ও তারকারা যুক্ত রয়েছেন। বিগোতে ভিয়েতনামি তরুণীদের সংখ্যা বেশি। ভাষাগত তারতম্যের কারণে বাংলাদেশিরা ঐ অ্যাপগুলো পছন্দ করেননি। এ কারণে বাংলাভাষীদের বাজার দখল করে রেখেছে স্ট্রিমকার। হোস্টদের বেতন কত সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে অ্যাপের নিয়মানুযায়ী একজন হোস্টকে মাসে ৪০ ঘণ্টা লাইভে থাকতে হয়। বেতন পেতে হলে একজন হোস্টের অ্যাকাউন্টে মাসে ন্যূনতম ২০ লাখ বিন্স বা জেমস জমাতে হয়। ২০ লাখ বিনস জমালে ন্যূনতম ১৬ হাজার টাকা বেতন পান একজন হোস্ট। হোস্ট হওয়ার জন্য ফেসবুকে পেইজ খুলেও পোস্ট দেওয়া হয়েছে। একজন কর্মকর্তা বলেন স্যালারিশিটে তারা দেখেছেন অনেক হোস্টের বেতন লাখের কাছাকাছিও পরিশোধ করা হয়েছে। তবে তাদের যে বেতন দেওয়া হয় তা গ্রাহকদের কাছ থেকে তাদের উপার্জিত অর্থের সামান্য অংশ। এসপি মাহিদুজ্জামান বলেন চেষ্টা চলছে দেশের ভেতরে এজেন্সিগুলোর চক্র ভেঙে দেওয়ার জন্য। সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।যেভাবে চলে এই অ্যাপ চাইলেই কেউ সরাসরি অ্যাপে যুক্ত হতে পারেন না। প্রথমে যে কোনো একটি এজেন্সির কাছ থেকে অনুমোদন নিতে হয়। এজেন্সিগুলোর কাছ থেকে বিনস নামে পরিচিত অ্যাপের মুদ্রা কিনতে হয়। ১ লাখ বিনস কিনতে খরচ হয় ১ হাজার ৮৮ টাকা। ঐ টাকায় চ্যাটরুমে ঢুকে পছন্দমতো তরুণী বা তারকাকে বিনস উপহার পাঠাতে হয়। এরপর তাদের চ্যাটরমে যুক্ত করা হয় যেখানে নানান আলাপের পাশাপাশি প্রাপ্তবয়স্কদের বিভিন্ন বিষয় নিয়েও আড্ডা হয়। পুলিশ কর্মকর্তারা বলেন ঐ বিনস ব্যবহার করে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাংলাদেশি ব্যবহারকারী আড্ডার বদলে ঐ অ্যাপে থাকা জুয়া খেলতে বসে যান। অ্যাপটিতে তিন পাত্তি ট্রেজার হান্ট লাকি পয়সা ক্রিকেট স্টারস ইত্যাদি নামে ছয়টি জুয়া আছে। প্রতি তিন মিনিটে একটি করে জুয়ার বোর্ড ওঠে বা সমাপ্ত হয়। প্রতিদিন মিনিটে জুয়া থেকে প্রায় ১ লাখ টাকা উঠিয়ে নেয় তারা। কত মানুষ যুক্ত এখানে স্যালারিশিট অনুযায়ী শতাধিক তরুণীর আইডি নাম বিকাশ নম্বর ও দেনাপাওনার বিবরণী রয়েছে। একটি এজেন্সির স্যালারিশিট থেকে ধারণা করা যায় অ্যাপটির সঙ্গে অন্তত ১ হাজার তরুণী যুক্ত। তারা হোস্ট হিসেবে লাইভে উপস্থিত হয়ে ব্যবহারকারীদের সঙ্গে আড্ডা দেন। দেশেই আছে বেশ কিছু এজেন্সি।এটিইউর সাইবার অর্গানাইজড ক্রাইম বিভাগ সূত্রে জানা গেছে বাংলাদেশে এই অ্যাপসের ১১ জন এজেন্ট রয়েছে। তারাই ডিজিটাল বা ভার্চুয়াল কারেন্সি কেনাবেচা করেন। লক্ষাধিক বাংলাদেশি ইউজার বিকাশ রকেট নগদসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হুন্ডি হাওয়ালা ক্রিপ্টো কারেন্সি এবং বিদেশি একটি বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ডিজিটাল বা ভার্চুয়াল কারেন্সি কিনছেন যার মাধ্যমে প্রতি মাসে শত কোটির বেশি টাকা পাচার হয়ে যাচ্ছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1309.csv b/Bangla_fin_news_articles/1309.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e8e5feb1487443ec3299a152e9fb329ae9016abd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1309.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1309,জানুয়ারি থেকে ইপেমেন্টে শুল্ককর পরিশোধ বাধ্যতামূলক,2021-05-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পণ্য আমদানিরপ্তানির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য শুল্ককর ও অন্যান্য পাওনা অনলাইনে পরিশোধের লক্ষ্যে ইপেমেন্ট ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। আগামী জুলাই থেকে ২ লাখ টাকার ওপরে শুল্ককর এ ব্যবস্থায় পরিশোধ বাধ্যতামূলক হবে। আর আগামী জানুয়ারি থেকে দেশের সব শুল্ক স্টেশনে যে কোনো অঙ্কের শুল্ককরসহ অন্যান্য ফি অনলাইনে পরিশোধ করতে হবে।বর্তমান ম্যানুয়াল ব্যবস্থা তথা ব্যাংকের চালানের মাধ্যমে আর অর্থ পরিশোধ করার সুযোগ থাকছে না। মূলত বাণিজ্যিক কার্যক্রমে বিদ্যমান শুল্ককর পরিশোধে স্বচ্ছতা আনা ও বিড়ম্বনা কমাতে এনবিআর এ উদ্যোগ নিয়েছে। তবে আমদানিরপ্তানির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন ভালো উদ্দেশ্যে এনবিআর এ উদ্যোগ নিলেও শেষ পর্যন্ত তা কতটা ব্যবসাবান্ধব হবে তা প্রশ্নসাপেক্ষ। যেহেতু এর সঙ্গে ব্যাংকিং সেবা এবং ইন্টারনেট ব্যবস্থা যুক্ত রয়েছে এসব বিভাগের সঙ্গে সঠিক সমন্বয় না হলে কিংবা সব শুল্ক স্টেশনে একইভাবে তা চালু করা না গেলে সুবিধার পরিবর্তে বিড়ম্বনা বেড়ে যেতে পারে।ইস্যুটি নিয়ে ভাবছে এনবিআরও। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট একাধিক ব্যাংক ও বিটিসিএলএর কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন এনবিআরের শুল্ক বিভাগের কর্মকর্তারা। ঐ বৈঠকেও এ ইস্যুটি উঠেছে। এ সময় কর্মকর্তারা এ ধরনের বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ ও তা উত্তরণের উপায় নিয়ে আলোচনা করেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন আমদানিরপ্তানির শুল্ককর ইপেমেন্টে পরিশোধের লক্ষ্যে ব্যাংকের মাধ্যমে অনলাইনে পরিশোধিত অর্থের তথ্য যথাসময়ে শুল্ক বিভাগের কাছে যাওয়ার রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট বা আরটিজিএস প্রক্রিয়া এখনো পুরোদমে প্রস্তুত হয়নি। অন্যদিকে শুল্ক বিভাগের শুল্ক মূল্যায়নের লক্ষ্যে আধুনিক অনলাইন ব্যবস্থাপনা বা এসাইকুডা ওয়ার্ল্ড পদ্ধতিও পুরোপুরি গতিশীল হয়নি। আবার যে ব্যাংকের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে সোনালী ব্যাংক অর্থ পরিশোধ হবে তাদের নেটওয়ার্ক ও অন্যান্য সহায়ক ব্যবস্থাপনাও ইপেমেন্টের জন্য পুরো প্রস্তুত নয়। অন্যান্য ব্যাংকও এ প্রক্রিয়ায় অর্থ পরিশোধের জন্য আরটিজিএস ব্যবস্থায় আসেনি কিংবা ঐসব ব্যাংকের অনলাইন বা ইব্যাংকিং সুবিধা নিয়েও ধোঁয়াশা রয়েছে। শুল্ক বিভাগের অর্থ পরিশোধের সঙ্গে মিল রেখে ব্যাংকগুলোর আরটিজিএস কার্যকর না থাকলেও তাতে বিড়ম্বনা দেখা দেবে। এছাড়া নিরবচ্ছিন্ন ও গতিশীল ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করা পেমেন্ট সফল না হলে দ্রুত অর্থ ফেরত হওয়ার উপায় কী হবে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর ইপেমেন্ট বিষয়ে যথাযথ অভিজ্ঞতার ঘাটতিসহ বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে।দেশের অন্যতম পোশাক পণ্য রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ফতুল্লা অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলে শামীম এহসান ইত্তেফাককে বলেন ইপেমেন্ট ব্যবস্থাটি সফলভাবে কাজ করলে তা ব্যবসায়ীদের জন্য সুবিধা নিশ্চিত করবে। কিন্তু এর সঙ্গে বিভিন্ন পক্ষের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। কোথাও গলদ হলে তাতে সমস্যা তৈরি করতে পারে। দেখা গেল সার্ভারে ত্রুটি। বলবে টাকা আসেনি। এসব কারণে আমদানিরপ্তানি বাধাগ্রস্ত হতে পারে। আমাদের জন্য একদিনও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সব ব্যাংক যদি এ সুযোগের আওতায় না আসে কিংবা এ ব্যবস্থা চালু না করে তাহলেও এতে কাঙ্ক্ষিত সফলতা আসবে না। বর্তমানে আমদানিরপ্তানির শুল্ককর সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সরাসরি কিংবা সিএন্ডএফ এজেন্টের মাধ্যমে ব্যাংকের পেঅর্ডারে পরিশোধ করে থাকেন। ইপেমেন্ট চালু হলে ঘরে কিংবা অফিসে বসেই এ কাজটি করা যাবে। তবে এ ধরনের অনলাইন ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে এনবিআরের অতীত অভিজ্ঞতা খুব একটা সুখকর হয়নি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অনেক অর্থ ব্যয়ের এ ধরনের উদ্যোগ শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি কিংবা প্রত্যাশিত ফল আসেনি। তবে এনবিআরের শুল্ক বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন ইপেমেন্ট বাস্তবায়নে যেসব চ্যালেঞ্জ রয়েছে তাদের সাম্প্রতিক এক সভায় আলোচনা হয়েছে। আশা করছি এসব সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1310.csv b/Bangla_fin_news_articles/1310.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76f4fe3dfd4491cab424d07502a823b2ff06964c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1310.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1310,তাড়াশে ব্রি ধান৮৯ চাষে সাফল্য,2021-05-24,তাড়াশ সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা,সিরাজগঞ্জের তাড়াশে নমুনা শস্য হিসেবে কৃষকদের ব্রি ধান৮৯ চাষ করার পরামর্শ দেন কৃষি বিভাগ। এতে বিঘা প্রতি ৩৬ মণ থেকে ৩৯ মণ পর্যন্ত ফলন পেয়েছেন কৃষকেরা।পৌর এলাকার উলিপুর গ্রামের কৃষক আব্দুল মান্নান বলেন তিনি এক বিঘা জমিতে ব্রি ধান৮৯ চাষ করে ৩৯ মন ধান পেয়েছেন। বৃপাচান গ্রামের মফিজ উদ্দীন নামে আরেকজন কৃষক বলেন ১৭ বিঘা জমিতে তিনি এই ধানের চাষ করেছিলেন। বিঘা প্রতি ৩৬ মণ করে ফলন হয়েছে। কৃষি বিভাগ সূত্র জানিয়েছেন ব্রি ধান৮৯ চাষের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। এই ধানে রোগ বালাই কম হয়। পোকার আক্রমণও কম হয়। অন্যান্য জাতের ধানের তুলনায় সাত থেকে দশ দিন আগে পেকে যায়। ফলনও অনেক বেশি। দামে ও ধরনে ব্রি ধান২৯ মতই।এ প্রসঙ্গে কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুননাহার লুনা বলেন নমুনা শস্য হিসেবে চলতি বোরো মৌসুমে ৬০ হেক্টর জমিতে ব্রি ধান৮৯ চাষ করে সাফল্য পাওয়া গেছে। আগামীতে অধিকাংশ ক্ষেতে কৃষকেরা এই ধানের চাষ করবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1311.csv b/Bangla_fin_news_articles/1311.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..352aca3c6398aff00d42f73eccc113cc12b98339 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1311.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1311,আমের সুগন্ধে ভরে ওঠার অপেক্ষায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ,2021-05-24,চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি,আমের রাজধানী খ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জে গাছের থোকায় থোকায় দুলছে রসাল আম। আগামী সপ্তাহে জেলার বিভিন্ন বাজারে গাছ পাকা আম আসতে শুরু করবে। আর আগাম জাতের পাকা আমের মিষ্টি সুগন্ধে ভরে উঠবে আমবাজারগুলো। তাই দাম বেশি ও ফলন ভালো পেতে এ সময় পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন বাগানমালিক ও চাষিরা। আমের ক্ষতিকর পোকার আক্রমণ ঠেকাতে বালাইনাশক ওষুধ ব্যবহার করছেন। এ বছর করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও বেচাকেনা ভালো হবে বলে আশাবাদী আমচাষি ও বিক্রেতারা।জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে এ বছর জেলায় আমবাগানের পরিমাণ ৩৪ হাজার ৭৩৮ হেক্টর এবং গাছের সংখ্যা প্রায় ৩০ লাখ। গত বছরের চেয়ে এবার জেলায় ৩ হাজার ৩৬০ হেক্টর বেশি জমিতে আমের আবাদ হয়েছে। এবার আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে আড়াই লাখ মেট্রিক টন। সরজমিনে দেখা গেছে জেলার প্রায়ই সব আমগাছগুলোতে প্রচুর পরিমাণ আম ধরেছে। গত কয়েক দিন আগে কয়েক দফা বৃষ্টির সুবাদে আমের আকার অনেকাংশে বড় হয়ে গেছে। বর্তমানে জেলার আমবাগানগুলোতে গুটিজাতের আম বড় হয়ে পরিপক্বতা পেতে শুরু করেছে। আগামী সপ্তাহে গুটিজাতের পরিপক্ব আম বাজারে আসবে বলে আশা করছেন ব্যবসায়ীরা। তবে গোপালভোগ ক্ষীরশাপাত ও ল্যাংড়া জাতের পরিপক্ব আম অন্তত দুই সপ্তাহ পর বাজারে আসবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কারণ চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম পরিপক্বতা পেতে দেরি হয় অন্য স্থানের চেয়ে। সর্বোপরি আশা করা হচ্ছে আগামী সপ্তাহের মধ্যে মধুমাস জ্যৈষ্ঠে বাজারে উঠতে শুরু করবে পাকা আম। আর আমকে ঘিরে ইতিমধ্যে জেলার সদরঘাট ও তহাবাজার ভোলাহাট শিবগঞ্জ ও কানসাট আমবাজার এবং রহনপুর বাজারের মোকামগুলো প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছে। এ অঞ্চলের মানুষ প্রধান অর্থকরী ফসল আমকে ঘিরেই জীবনজীবিকা নির্বাহ করে থাকেন।কানসাটের আম আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক কাজী এমদাদুল হক জানান তার বাগানে এবার বেশির ভাগ গাছে আম এসেছে এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ না থাকায় ভালো ফলনের আশা করছেন তিনি। এদিকে কানসাটের আমচাষি নুরুল ইসলাম জানান দেরিতে আমের গুটি আসলেও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার আমের উত্পাদন অনেক ভালো হয়েছে। বর্তমানে আম নষ্টকারী ক্ষুদি ও হপার পোকা দমনে বাগানগুলোতে কৃষি বিভাগের পরামর্শে কীটনাশক ও পানি দিচ্ছেন আমচাষিরা। এদিকে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম জানান কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখা না দিলে সার্বিক উৎপাদনে তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না। আমের গুটি দেরিতে আসলেও উৎপাদনে কোনো প্রভাব পড়েনি। তবে বর্তমানে যে তাপমাত্রা তাতে ১ সপ্তাহ আগেও পরিপক্ব গোপালভোগসহ গুটি জাতের আম বাজারে আসতে পারে। অন্যদিকে আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. হরিদাস মহন্ত জানান চলতি আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সময়ের ব্যবধানে আমের আকার অনেকটা বড় হয়েছে। তবে আগামী সপ্তাহে আগাম জাতের পোক্ত গুটি আম বাজারে নামবে এবং সেটি হবে সুমিষ্ট ও সুস্বাদু।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1312.csv b/Bangla_fin_news_articles/1312.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..15fdf3571396509437ea05d206189ad98cb01d9c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1312.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1312,বিলুপ্তপ্রায় বাতাসি ফিরছে বাজারে,2021-05-24,মুন্না রায়হান,ভোজন রসিকদের কাছে বাতাসি মাছের রয়েছে আলাদা কদর। আকারে ছোট দেহ চ্যাপটা ও এর ওপরের চোয়াল নিচের চোয়ালের চেয়ে কিছুটা লম্বা এ মাছ খেতে খুবই সুস্বাদু। কিন্তু বাজারে গেলে সচরাচর এ মাছের দেখা পাওয়া যায় না। পরিবেশ বিপর্যয়সহ নানা কারণে মাছটি এখন বিপন্ন্নের তালিকায় চলে গেছে। তবে সুখবর হলো সম্প্রতি কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে বিলুপ্তপ্রায় বাতাসি মাছের পোনা উৎপাদনে সফল হয়েছেন বাংলাদেশ মৎস্যগবেষণা ইনস্টিটিউটের বিএফআরআই বিজ্ঞানীরা।বগুড়া জেলার সান্তাহারে অবস্থিত ইনস্টিটিউটের প্লাবনভূমি উপকেন্দে এই সফলতা অর্জিত হয়। গবেষক দলে ছিলেন ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. ডেবিড রিন্টু দাশ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান ও মালিহা খানম।বিএফআরআই সূত্র জানায় যমুনা ও আত্রাই নদীসহ বিভিন্ন উৎসথেকে বাতাসি মাছের পোনা সংগ্রহ করে প্রথমে পুকুরে তা নিবিড়ভাবে প্রতিপালন করা হয়। প্রতিপালনকালে বাতাসি মাছের খাদ্য ও খাদ্যাভ্যাস পর্যবেক্ষণ করে খাবার সরবরাহ করা হয়। গবেষণায় দেখা গেছে একটি পরিপক্ক বাতাসি মাছের খাদ্যনালিতে শতকরা ৮৬ ভাগ প্লাংটন ও ১৪ শতাংশ অন্যান্য খাদ্যবস্তুর উপস্থিতি রয়েছে। তাছাড়া বছরব্যাপী জিএসআই ও হিস্টোলজি পরীক্ষণের মাধ্যমে বাতাসি মাছের সর্বোচ্চ প্রজনন মৌসুম নির্ধারণ করা হয়। গবেষণার ফলাফলে দেখা যায় বাতাসি মাছের সর্বোচ্চ প্রজনন মৌসুম হচ্ছে মেজুলাই। এ মাছের ডিম ধারণ ক্ষমতা আকার ভেদে হচ্ছে ১২০০২৫০০টি। গবেষণায় আরো দেখা যায় একটি পরিপক্ক স্ত্রী বাতাসি মাছ ৪.০ থেকে ৬.০ গ্রাম ওজনের হলেই প্রজনন উপযোগী হয়। প্রজনন উপযোগী পুরুষ বাতাসি মাছ স্ত্রী বাতাসির চেয়ে আকারে আপেক্ষাকৃত ছোট ২.৫৪.০ গ্রাম হয়। গবেষণার আওতায় চলতি মে মাসে বাতাসি মাছকে হরমোন ইনজেকশন দেওয়া হয়। হরমোন প্রয়োগের ১২১৫ ঘণ্টা পর বাতাসি মাছ ডিম ছাড়ে এবং ২৩২৫ ঘণ্টা পরে নিষিক্ত ডিম থেকে রেণু পোনা উৎপাদিত হয়। ডিম নিষিক্ততার হার ছিল শতকরা প্রায় ৭৩ ভাগ। উৎপাদিত রেণু বর্তমানে প্লাবনভূমি উপকেন্দ্রেহ্যাচারিতে প্রতিপালন করা হচ্ছে।আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ আইইউসিএনর তথ্য মতে বাংলাদেশের স্বাদু পানির ২৬০টি মাছের মধ্যে ৬৪টি প্রজাতি বিলুপ্ত প্রায়। এরমধ্যে ৯টি অতিবিপন্ন ৩০টি বিপন্ন এবং ২৫টি শংকাগ্রস্ত। বিলুপ্তপ্রায় মাছের তালিকায় বাতাসিও রয়েছে। তবে কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে পোনা উৎপাদনের ফলে এ মাছটি এখন সহজেই চাষ করা সম্বভহবে। বাংলাদেশ ছাড়াও মাছটি ভারত পাকিস্তান নেপাল ও মিয়ানমারে পাওয়া যায়।এ প্রসঙ্গে ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ ইত্তেফাককে বলেন বিলুপ্তপ্রায় মাছ পুনরুদ্ধার করার লক্ষ্যে ইনস্টিটিউটের তাদের গবেষণা কার্যক্রম জোরদার করেছে। সামনে আরো অনেক বিপন্ন মাছের কৃত্রিম প্রজনন করা সম্ভব হবে বলে আশা করছি। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত প্রযুক্তি মাঠ পর্যায়ে ব্যবহারের ফলে দেশীয় মাছের উত্পাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ১২ বছরে পুকুরে দেশীয় মাছের উৎপাদন প্রায় চার গুণ বেড়েছে বলে জানান তিনি।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1313.csv b/Bangla_fin_news_articles/1313.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..36244443ce43dbf2566047cc02a552e1f602af16 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1313.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1313,ব্যাংক থেকে সহজেই টাকা আসবে ‘নগদ’ ওয়ালেটে,2021-05-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কোভিডের এই সময়ে সকল ডিজিটাল সেবা ঘরে বসে নিতে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ ওয়ালেটে টাকা আনতে পারবেন দেশের প্রধান প্রধান বাণিজ্যিক ব্যাংকের গ্রাহকরা। এর জন্য গ্রাহকদের বাড়তি কোনো খরচ করতে হবে না।এ ছাড়া বাংলাদেশে ইস্যুকৃত যেকোনো ভিসা ও মাস্টার কার্ড ব্যবহার করে বিনা খরচে নগদ ওয়ালেটে টাকা যোগ করার সুযোগ তো রয়েছেই। কোভিডের এই সময়ে সেবা দুটি কোটি গ্রাহককে আর্থিক লেনদেনের স্বাধীনতা দিয়েছে।দেশের দ্রুততম বর্ধনশীল মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ গ্রাহকের সুবিধার কথা চিন্তা করে খুবই দ্রুততার সঙ্গে ১৩টি ব্যাংকের সঙ্গে সেবাটি চালু করেছে। বর্তমানে মিডল্যান্ড ব্যাংক এক্সিম ব্যাংক মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক কমিউনিটি ব্যাংক শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক এনআরবি ব্যাংক সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক প্রিমিয়ার ব্যাংক আইএফআইসি ব্যাংক ইউনিয়ন ব্যাংক এনআরবিসি ব্যাংক এবং ন্যাশনাল ব্যাংকের সঙ্গে সেবাটি চালু করেছে। ব্যাংকগুলোর গ্রাহকেরা চাইলেই যেকোনো সময় তাদের অ্যাকাউন্ট থেকে মুহূর্তে নগদ ওয়ালেটে টাকা আনতে পারবেন। মাত্র দুই বছরের মধ্যে এতগুলো বড় ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করার ঘটনা দেশের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের ক্ষেত্রে খুবই বিরল। খুব শিগগিরই আরো বেশ কিছু ব্যাংকের সঙ্গে নগদ এমন চুক্তি করতে যাচ্ছে। ফলে সেবার কলেবর আরো বৃদ্ধি পাবে।এ বিষয়ে নগদএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন মানুষের জীবনকে সহজ করতে শুরু থেকেই নগদ কাজ করে যাচ্ছে তারই ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নগদ ওয়ালেটে বিনা খরচে টাকা আনার সুবিধা চালু করা হয়েছে। কোভিডের এই সময়ে ব্যাংক যখন সীমিত পরিসরে সেবা দিচ্ছে তখন নগদ ওয়ালেটে সহজেই টাকা আনার সেবাটি অনেক গ্রাহককে দৈনন্দিন আর্থিক সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে স্বস্তি দিয়েছে। দেশে সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের গ্রাহকেরা যাতে নগদ ওয়ালেটে টাকা আনার সুবিধা পেতে পারেন সে জন্য কাজ করছি আমরা।নগদ ওয়ালেটে টাকা আনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত লিমিট প্রযোজ্য হবে। করোনা সংক্রমণের এই সময়ে ঘরে বসেই নগদ ওয়ালেটে টাকা এনে গ্রাহকেরা সহজেই সেন্ড মানি মোবাইল রিচার্জ ইউটিলিটি বিল পরিশোধ অনলাইনে পণ্য কেনা বা মার্চেন্ট পেমেন্ট করা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অনুদান দেওয়া স্কুল কলেজের বেতন পরিশোধ করা বিভিন্ন অনলাইন নিবন্ধনের ফি পরিশোধ এবং কোভিড টেস্টের ফি দেওয়াসহ অসংখ্য সেবা সহজেই নিতে পারবেন। নগদএর এমন সেবার কারণে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি কিছুটা হলেও কমছে।তাছাড়া জরুরি প্রয়োজনে দেশজুড়ে নগদএর দুই লাখের বেশি উদ্যোক্তা পয়েন্টে গিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রয়োজনে দেশের সর্বনিম্ন খরচে ক্যাশআউটও করতে পারছেন গ্রাহক। পাশাপাশি নগদ ওয়ালেটে টাকা আনার পর সেটি সেন্ড মানি করতেও গ্রাহককে বাড়তি কোনো খরচ করতে হচ্ছে না। ব্যাংক থেকে নগদ ওয়ালেটে টাকা আনার প্রক্রিয়ানগদ ওয়ালেটে টাকা আনতে প্রথমে বেনিফিসিয়ারি অ্যাকাউন্টটি যোগ করতে হবে। এ জন্য নগদ অ্যাপের অ্যাড মানি আইকনে ঢুকতে হবে। এরপর ব্যাংক টু নগদ অপশনটিতে গিয়ে ব্যাংকের নাম যুক্ত করতে হবে। ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং পোর্টাল অ্যাপ অথবা ওয়েব অপশনটি দেখালে অ্যাড বেনিফিসিয়ারি অথবা ম্যানেজ বেনিফিসিয়ারি আন্ডার ফান্ড ট্রান্সফার অথবা ট্রান্সফার টু নগদ লেখাটি দেখাবে। তখন গ্রাহক যে নগদ ওয়ালেটে টাকা নিতে চান সেই নম্বর যোগ করবেন। একটি নগদ ওয়ালেটে টাকা আনতে একবারই বেনিফিসিয়ারি ওয়ালেট নম্বর যোগ করতে হয়।বেনিফিসিয়ারি অ্যাকাউন্ট যোগ করা হলে টাকা আনা যাবে সহজেই। টাকা আনার প্রক্রিয়াটিও বেনিফিসিয়ারি অ্যাকাউন্ট যোগ করার মতোই সহজ। অ্যাপে বেনিফিসিয়ারি নম্বরটি সিলেক্ট করার পর ব্যাংক ডেবিট অথবা ফ্রম অ্যাকাউন্ট অপশন দেখাবে সেখানে গ্রাহক তার সুবিধা মতো অপশন বেছে নিয়ে টাকার পরিমাণ লিখবেন এবং গ্রাহক একটি ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড ওটিপি পাবেন। ওটিপি কনফার্ম করার সঙ্গে সঙ্গে ট্রান্সফার সফল হওয়ার এসএমএস নোটিফিকেশন পাবেন গ্রাহক। এর মাধ্যমে ব্যাংক থেকে নগদ ওয়ালেটে টাকা যোগ করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1314.csv b/Bangla_fin_news_articles/1314.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3aafdcf926165641e68083e23245d1b3634f52a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1314.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1314,নারী উদ্যোক্তারা দেশের ঐতিহ্যকে ধারণ করছেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী,2021-05-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের নারী উদ্যোক্তারা দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখার পাশাপাশি দেশীয় পণ্যের ব্র্যান্ডিংয়ের মাধ্যমে সরকারের গ্রাম হবে শহর চিন্তাকে এগিয়ে নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। শনিবার ২২ মে সকালে দেশের নারী উদ্যোক্তাদের সংগঠন উইমেন অ্যান্ড ইকমার্স ফোরাম উই এর ১১তম মাসিক মাস্টারক্লাসে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।তিনি বলেন আমি উইএর কার্যক্রম দেখি নিয়মিত দেশের নারী উদ্যোক্তারা যেভাবে দেশীয় পণ্য এবং দেশের ঐতিহ্যসংস্কৃতির বিকাশে কাজ করছেন আমি ভীষণভাবে অনুপ্রাণিত। প্রধানমন্ত্রী সবসময়ই নারী উদ্যোক্তাদের জন্য অনুপ্রেরণা দিয়ে থাকেন। তিনি চাকরির প্রত্যেকটি নিয়োগে ১০ শতাংশ কোটা রাখারও প্রস্তাবনা সরকারে জানাবেন বলে জানান। এছাড়া তিনি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে ময়মনসিংহের বিভিন্ন উপজেলার তাঁতিদের উইয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের কর্মসংস্থানে কাজ করবার কথা জানান।মাস্টারক্লাসে এলআইসিটি প্রজেক্টের সোশ্যাল মিডিয়া এবং ব্র্যান্ডিং স্পেশালিস্ট হাসান বেনাউল ইসলাম উই এর বৈশ্বিক উপদেষ্টা ও সিল্ক গ্লোবাল লিমিটেডের সিইও সৌম্য বসু উইএর উপদেষ্টা কবির সাকিব এবং প্রেসিডেন্ট নাসিমা আক্তার নিশা।এবারের মাস্টারক্লাসের কি নোট সেশনটি পরিচালনা করেন দি শেপার্ড অব রিডার্সবার্গ এর প্রতিষ্ঠাতা শ্রুতি কোহলি। আর আর গ্রুপের সহযোগিতায় মাস্টারক্লাসের এবারের বিষয় ছিলো গল্প বলে বিক্রি বাড়ানোর বেশ কিছু পথনির্দেশনা দেন। পাশাপাশি নতুনদের জন্য ফেসবুক লিংকডইন ও ইন্সটাগ্রাম ব্যবহারের মাধ্যমে নিজের পরিচিতি ও ব্যবসার প্রসার বাড়ানোর কিছু নির্দেশনাও দেন তিনি।এবারের মাস্টারক্লাস বিষয়ে নাসিমা আক্তার নিশা বলেন আমরা প্রশিক্ষণে চেয়েছি উদ্যোক্তাদের ভেতরের কিছু মৌলিক পরিবর্তন আনতে বিভিন্ন সেলস ফানেল সম্পর্কে বিশ্বজুড়ে কী চলছে সেটা জানাতে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1315.csv b/Bangla_fin_news_articles/1315.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..95fed361a4b5e15319d6bf11f5d20b601d18f7e9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1315.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1315,লকডাউনে মূলধন বেড়েছে ৩৩ হাজার কোটি টাকা,2021-05-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় লকডাউন বা বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। এ বিধিনিষেধের মধ্যে বেশ চাঙ্গা হয়ে উঠেছে দেশের শেয়ারবাজার। গেল সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই বাজার মূলধন ২ হাজার কোটি টাকার ওপরে বেড়েছে। এতে লকডাউনের ছয় সপ্তাহে বাজার মূলধন বেড়েছে ৩৩ হাজার কোটি টাকার ওপরে।বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায় গেল সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন কার্যদিবস শেয়ারবাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকে। এতে সপ্তাহ জুড়ে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। সেই সঙ্গে বেড়েছে প্রধান মূল্যসূচক। পাশাপাশি লেনদেনের গতিও বেড়েছে।গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৯২ হাজার ২৯২ কোটি টাকা। যা তার আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। অর্থাত্ এক সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা। আগের পাঁচ সপ্তাহেও বড় অঙ্কের মূলধন বাড়ে বাজারটিতে। আগের পাঁচ সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়ে ৩০ হাজার ৭০১ কোটি টাকা। এ হিসাবে লকডাউনের ছয় সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়ল ৩৩ হাজার ৫৩ কোটি টাকা। বাজার মূলধন বাড়া বা কমার অর্থ তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার ও ইউনিটের দাম সম্মিলিতভাবে ঐ পরিমাণ বেড়েছে বা কমেছে।গত সপ্তাহ জুড়ে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৬২ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ। আগের পাঁচ সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ৪৯৫ দশমিক ৭২ পয়েন্ট। অর্থাত্ টানা ছয় সপ্তাহের উত্থানে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক বাড়ল ৫৫৮ দশমিক ২৯ পয়েন্ট। অবশ্য তার আগের চার সপ্তাহ টানা এই সূচকটি কমে। আগের চার সপ্তাহের টানা পতনে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক কমে ৩১৪ দশমিক শূন্য ৯ পয়েন্ট। প্রধান মূল্য সূচকের বড় উত্থান হলেও গত সপ্তাহ জুড়ে কমেছে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক। গেল সপ্তাহে এই সূচকটি কমেছে ৮ দশমিক ৪০ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৮ শতাংশ। তবে আগের পাঁচ সপ্তাহে এ সূচকটি বাড়ে ১৯৬ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট।অপরদিকে ইসলামী শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ সূচকও টানা পাঁচ সপ্তাহ বাড়ার পর গত সপ্তাহে কিছুটা কমেছে। গত সপ্তাহে সূচকটি কমেছে ২ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট বা দশমিক ১৮ শতাংশ। আগের পাঁচ সপ্তাহের টানা উত্থানে সূচকটি বাড়ে ৭৭ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট।প্রধান মূল্যসূচকের উত্থানের পাশাপাশি গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিসংখ্যক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। সপ্তাহ জুড়ে ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১৬৯টি প্রতিষ্ঠান। বিপরীতে দাম কমেছে ১৪৯টির। আর ৫৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৬৮৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ১ হাজার ৪০২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। অর্থাত্ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৪৮১ কোটি ৯১ লাখ টাকা বা ২০ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ।আর গত সপ্তাহ জুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৮ হাজার ৪২৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয় ৪ হাজার ২০৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। সে হিসাবে মোট লেনদেন বেড়েছে ৪ হাজার ২১৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা বা ১০০ দশমিক ১৬ শতাংশ। মোট লেনদেন বেশি হারে বাড়ার কারণ গত সপ্তাহের আগের সপ্তাহে দুই কার্যদিবস কম লেনদেন হয়।গত সপ্তাহে ডিএসইর মূল বাজারে টাকার অঙ্কে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ১০ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে বেক্সিমকো প্রাইম ব্যাংক সাইফ পাওয়ার ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো লংকাবাংলা ফাইন্যান্স রবি ন্যাশনাল ফিড আইএফআইসি ব্যাংক জিনেক্স ইনফোসিস এবং ম্যাকসন স্পিনিং।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1316.csv b/Bangla_fin_news_articles/1316.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ce3d27eaddd534bbf8bff91c9b2951c24e692382 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1316.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1316,দেশে দারুচিনি চাষে সফলতা এলেও তৈরি হচ্ছে না বাগান,2021-05-23,বিমল সাহা ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি,দেশে দারুচিনি চাষে সফলতা এলেও এখন পর্যন্ত মাঠ পর্যায়ে বাগান তৈরি হচ্ছে না। বগুড়ার শিবগঞ্জের মশলা গবেষণা কেন্দ্রসহ মাগুরা সিলেট গাজীপুর ও কুমিল্লা আঞ্চলিক মশলা গবেষণা কেন্দ্র এবং ফরিদপুর সিলেট খাগড়াছড়ি মশলা গবেষণা উপকেন্দ্রগুলোতে চাষ সীমাবদ্ধ আছে।মশলা গবেষণা কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক ড. শৈলেন্দ্র নাথ মজুমদার জানান কয়েক বছর আগে আমাদের দেশের উপযোগী দারুচিনি চাষে সফলতা এসেছে। দারুচিনি আমাদের প্রয়োজনীয় মশলা। বিদেশ থেকে আমদানি করে চাহিদা মিটাতে হয়। এতে প্রতি বছর প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় হয়ে থাকে। ভারত শ্রীলঙ্কা ইন্দোনেশিয়া নেপাল ভুটান প্রভৃতি দেশে দারুচিনি চাষ হয়। মশলা গবেষণা কেন্দ্রগুলো স্থাপনের পর বিদেশ থেকে জাত সংগ্রহ করে আমাদের দেশে এনে চাষ উপযোগী জাত উদ্ভাবন করা হয়। তবে পাহাড়ি জঙ্গল দারুচিনি চাষের বেশি উপযোগী বলে তিনি উল্লেখ করেন। আমাদের দেশে শ্রীলঙ্কার জাত চাষ উপযোগী। গাছ থেকে কলম চারা তৈরি করে খেতে চাষ করা যায়। আবার বীজ থেকে চারা তৈরি করে খেতে রোপণ করে চাষ করা যায়। এক একরে ৬ হাজার চারা রোপণ করা যায়। একবার দারুচিনি বাগান তৈরি করলে অনেক দিন থাকে। দুই বছর পর গাছ কেটে বাকল সংগ্রহ করতে হয়। বাকল ছাড়ানোর পর ছায়া জায়গায় শুকাতে হয়। এতে মান ভালো হয়। একবার গাছ কেটে নিলে ফের কুশি ছেড়ে গাছ বড় বড় হয়। গাছ দুই ইঞ্চি পাইপের মতো হলে কাটতে হয়। রাঙ্গামাটি বান্দরবন ও খাগড়াছড়ি জেলার বন এলাকায় দারুচিনি চাষের সম্ভাবনা বেশি বলে জানান মশলা গবেষণা কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক শৈলেন্দ্র নাথ মজুমদার।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1317.csv b/Bangla_fin_news_articles/1317.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ebb12c7647815183c37e558a14afd3f15ad80973 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1317.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1317,দেশে স্বর্ণের দাম আবারও বাড়ছে,2021-05-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্ববাজারে দাম বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশেও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। নতুন করে ভরিতে স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৪১ টাকা বাড়ানো হচ্ছে। রবিবার ২৩ মে থেকেই নতুন দাম কার্যকর হবে।শনিবার বাজুসের পক্ষ থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। এর আগে গত ১০ মে স্বর্ণের দাম ভরিতে ২ হাজার ৩৩৩ টাকা বাড়ানো হয়। এখন নতুন করে দাম বাড়ানো হলে চলতি মাসে স্বর্ণের দাম দুই দফা বাড়বে। গত ১০ মে দাম বাড়ার মাধ্যমে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণের দাম ৭১ হাজার ৪৪৩ টাকা ২১ ক্যারেটের স্বর্ণ ৬৮ হাজার ২৯৩ টাকা ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণ ৫৯ হাজার ৫৪৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণ ৪৯ হাজার ২২ টাকা নির্ধারণ করা হয়।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1318.csv b/Bangla_fin_news_articles/1318.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f35451a9e06a6e8835e32a9f9315a12852750efe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1318.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1318,ব্যবসায়ীদের জন্য কর ছাড়ের বাজেট আসছে,2021-05-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতবারের মতো এবারের বাজেটেও করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিকে গুরুত্ব দিয়ে বাজেট প্রস্তাব পেশ করতে যাচ্ছে সরকার। করোনা ভাইরাস মহামারিতে সৃষ্ট ক্ষতি থেকে ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখা এবং বিনিয়োগ সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করতে ব্যবসায়ীদের আয়কর ও ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর কিছু ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হতে পারে। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন কোম্পানির করহার বিদ্যমান সাড়ে ৩২ শতাংশ থেকে আড়াই শতাংশ কমে ৩০ শতাংশ হতে পারে। একক ব্যক্তির কোম্পানিকে উত্সাহিত করতে করহার কমে হতে পারে ২৫ শতাংশ। এর বাইরে অন্যান্য কোম্পানির ক্ষেত্রে করহার অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়া খুবই কম হারে মুনাফা তথা মূল্য সংযোজন হয় এমন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সাধারণ ডিলার পাইকার ইত্যাদি আয়কর ও ভ্যাটহারে পরিবর্তনের মাধ্যমে ব্যবসাবান্ধব করা হতে পারে।উৎপাদনশীল খাতের শিল্পের কাঁচামালের বিদ্যমান আগাম কর অ্যাডভান্স ট্যাক্স বা এটি কমতে পারে। কমতে পারে ভ্যাট ফাঁকির জরিমানার হারও। অন্যদিকে নানা সমালোচনা সত্ত্বেও কিছু পরিবর্তন করে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগও থাকছে। ব্যাংক জমার আয়ের ওপর করের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন এনে স্কুল ব্যাংকিংয়ের আওতায় থাকা শিক্ষার্থীদের কিছুটা কর ছাড় দেওয়া হতে পারে। তবে একই সঙ্গে ব্যবসায়ে স্বচ্ছতা আনতেও কিছু পদক্ষেপ থাকবে। বৈধ উপায়ে স্বর্ণ আমদানি উত্সাহিত করতে করের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তনের ঘোষণা আসতে পারে।আগামী ৩ জুন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সংসদে পরবর্তী ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব দিতে যাচ্ছেন। প্রস্তাব পেশকালে তিনি এসব ঘোষণা দিতে পারেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। ইতিমধ্যে ব্যবসায়ীদের অন্যতম প্রভাবশালী সংগঠন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ডিসিসিআই পক্ষ থেকে আগামী তিন বছরে এ করহার আড়াই শতাংশ করে সাড়ে সাত শতাংশ কমানোর দাবি তোলা হয়েছে। তবে এর বাইরেও অন্যান্য বেশকিছু বিষয়ে ব্যবসায়ীদের আপত্তি রয়েছে। বিশেষত মুনাফা না করা সত্ত্বেও লেনদেনের উপর ন্যূনতম কর আরোপ রয়েছে। অর্থাত্ কোনো কোম্পানি লোকসান করলেও তাকে কর দিতে হবে। এটি নিয়েও ব্যবসায়ীদের ঘোরতর আপত্তি রয়েছে। তারা বলছেন আয়করের মূলনীতিই হলো আয়ের ওপর কর। কিন্তু আয় না হওয়া সত্ত্বেও ন্যূনতম করের এ ব্যবস্থাটি ব্যবসায় ও বিনিয়োগের অন্তরায়। সম্প্রতি এক আলোচনায় এ ইস্যুটি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এমসিসিআই সাবেক সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর। তবে বাজেট সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে এক্ষেত্রে পরিবর্তন আসছে না।ইতিমধ্যে বাজেটে রাজস্বসংক্রান্ত পরিবর্তন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। গত বাজেটের শুরুতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। তবে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় রাজস্ব আদায় প্রত্যাশার তুলনায় অনেক কম। এনবিআরের হিসাবে গত জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে আদায় হয়েছে ১ লাখ ৭৮ হাজার ২৬৩ কোটি টাকা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1319.csv b/Bangla_fin_news_articles/1319.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..52863d217ccddd1c3182cbb1b3a7d96411367a55 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1319.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1319,বাজেটের ৮ শতাংশ থাকছে ভর্তুকি ও প্রণোদনায়,2021-05-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ৩ জুন জাতীয় সংসদে ২০২১২০২২ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এবার বাজেট বক্তব্যের প্রতিপাদ্য রাখা হচ্ছে জীবন ও জীবিকার প্রাধান্য আগামীর বাংলাদেশ। বাজেটের সম্ভাব্য আকার হতে পারে ৬ লাখ ২ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা। এরই মধ্যে সোয়া ২ লাখ কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির এডিপি আকার চূড়ান্ত করা হয়েছে।অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায় আসন্ন বাজেটে কৃষি খাদ্যসহ গুরুত্বপূর্ণ খাতে প্রায় ৪৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকার ভর্তুকি ও প্রণোদনা থাকছে। এটি সম্ভাব্য বাজেটের ৮ শতাংশের বেশি। বরাদ্দের দিক থেকে সবচেয়ে বেশি ভর্তুকি যাচ্ছে কৃষি খাতে। রেমিট্যান্স খাতেও থাকছে প্রণোদনা। চলতি অর্থবছর রেমিট্যান্স প্ররণে ২ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়ার সুফল মিলেছে। জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ২২ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। করোনা পরিস্থিতিতে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়বেএমন ধারণা থেকে এ খাতে বরাদ্দ বাড়ছে বলে জানা যায়।আগামী অর্থবছর কৃষি খাতে সাড়ে ৯ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বিদ্যুত্ খাতে ৯ হাজার কোটি টাকা রপ্তানি খাতে ৭ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা ভর্তুকি বাবদ বরাদ্দ রাখা হচ্ছে। এছাড়া খাদ্যে ৬ হাজার কোটি রেমিট্যান্সে ৪ হাজার কোটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঋণের সুদ পরিশোধে ২ হাজার কোটি ভর্তুকি দেওয়া হতে পারে। চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের বাজেটে ভর্তুকি ও প্রণোদনা মিলিয়ে ৪৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়। রেমিট্যান্স খাতে প্রণোদনা বাবদ বরাদ্দ চলতি বছর ৩ হাজার কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। করোনার প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করতে ২৩টি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। যার মোট আর্থিক পরিমাণ ১ লাখ ২৪ হাজার ৫৩ কোটি টাকা। এসব প্রণোদনা ঋণের সুদ হার ৯ শতাংশ। যার অর্ধেক গ্রাহক ও বাকিটা সরকার ভর্তুকি আকারে দিচ্ছে। এসব প্রণোদনায় সুদ পরিশোধে ভর্তুকি বাবদ আগামী বাজেটে বরাদ্দ থাকছে ২ হাজার কোটি টাকা। করোনা পরিস্থিতিতে অধিক খাদ্য উত্পাদনের লক্ষ্যে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণ সেচ ও বীজে প্রণোদনা কৃষি পুনর্বাসন সারে ভর্তুকি প্রদান অব্যাহত রাখা হবে।অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান এরই মধ্যে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হেনেছে দেশে। গত বছরের মতো এবারও কড়াকড়ি আরোপ করতে হয়েছে। ফলে অর্থনীতির কতটা ক্ষতি হয়েছে সেটি হিসাব করা হচ্ছে। এরই মধ্যে স্বাস্থ্য খাতসহ কৃষি এবং সামাজিক সুরক্ষায় ব্যয় বেড়েছে। সেজন্য আগামী বাজেটেও করোনার প্রভাব মোকাবিলায় প্রাধান্য থাকছে স্বাস্থ্য কৃষিসহ সামাজিক নিরাপত্তায়।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1320.csv b/Bangla_fin_news_articles/1320.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..532cda9b569e6868f914e40e1175e82c56720fe4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1320.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1320,চুলের তৈরি ক্যাপ যখন লাইজুর স্বপ্নের সারথি,2021-05-20,অনিল চন্দ্র রায় ফুলবাড়ী কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা,ফুলবাড়ীতে বাণিজ্যিকভাবে মাথার চুল দিয়ে ক্যাপ পরচুলা তৈরি করে সফল উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন নিভৃত পল্লীর এক নারী উদ্যোক্তা।লাইজু খাতুন যিনি স্নাতকোত্তর করেছেন সরকারি কলেজ থেকে। গতানুগতিক চাকরির পেছনে না ছুটে হয়ে গেছে উদ্যোক্তা। বর্তমানে তার উৎপাদিত চুলের তৈরি পণ্য রপ্তানি হচ্ছে বিদেশেও।জানা গেছে গ্রামের গরীবঅসহায় পরিবারের ৩০ জন নারীসহ চুলের ক্যাপ তৈরিতে ব্যস্ত থাকেন লাইজু খাতুন। এই নারী উদ্যোক্তার উদ্যোগে ৩০ নারীর কর্মসংস্থানের সুযোগ হওয়ায় প্রতি মাসে ৪ থেকে ৭ হাজার টাকা আয় করে তাদের পরিবারে সচ্ছলতা ফিরেছে। সরকারিবেসরকারিভাবে আর্থিক সুবিধা পেলে প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে অবহেলিত এলাকার শতশত নারীর কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে বলে জানান ঐ নারী উদ্যোক্তা।লাইজু কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার চন্দ্র খানা বালাতাড়ি গ্রামের কৃষক হেছার আলী মেয়ে। হেছার আলীর তার পাঁচ মেয়ে। বড় তিন মেয়ের অভাবে কারণে পড়ালেখা করতে না পারলেও অনেক কষ্টে চতুর্থ মেয়ে লাইজু খাতুন অনার্সমার্স্টাস সফলতার সহিত শেষ করে। ২০১৬ সালে রংপুর সরকারি কলেজে বাংলা বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স এম.এ প্রথম স্থান অধিকার করে।২০১৫ সালে ফেব্রুয়ারিতে একই উপজেলার শিমুলবাড়ী ইউনিয়নের সোনাইকাজী গ্রামের আজিজার রহমানের ছেলে সামিউল ইসলাম সেলিমের সঙ্গে পারিবারিক ভাবে বিবাহ সম্পূর্ণ হয়। তার স্বামী একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। তার আড়াই বছরের একটি কন্যা সন্তান আছে।কর্মরত মোসলেমা বেগম ৩০ জানান লাইজু আপার মাধ্যমে আমার মতো অনেক নারী কাজের সুযোগ পাই। মাসে ৪ থেকে ৭ হাজার টাকা আয় হচ্ছে। এখন পরিবারের স্বচ্ছলতা এসেছে। কাকলী খাতুন ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থী ও আনিছা আক্তার ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী জানায় তাদের স্কুল বন্ধ থাকায় ৮ থেকে ১০ জন শিক্ষার্থী লাইজুর প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ নিয়ে কাজ করছেন। তারাও পড়ালেখার পাশাপাশি ভবিষ্যতে নিজের পায়ে দাঁড়ানো স্বপ্ন দেখছেন বলে জানান। লাইজুর স্বামী সামিউল ইসলাম সেলিম জানান লাইজু খুবেই মেধাবী একজন নারী। সে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার পরও কোনো চাকরি করবে না। তার ইচ্ছা সে একজন সফল নারী উদ্যোক্তা হয়ে নিজে সাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি গ্রামের অবহেলিত নারীদের স্বাবলম্বী করে তুলবেন। বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ ও কিছু জমানো অর্থ দিয়ে ৩০ জন নারীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া ও বিভিন্ন কাঁচামালসহ এ যাবদ খরচ হয়েছে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা।উদ্যোক্তা লাইজু খাতুন জানান আমরা অনেক দিনের ইচ্ছা ও স্বপ্ন একজন সফল উদ্যোক্তা হয়ে গ্রামের নারীদের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য কাজ করবো। তারই প্রেক্ষিতে ময়মসিংহে ৫ দিন ও ঢাকায় ১০ দিনসহ মোট ১৫ দিন চুল দিয়ে ক্যাপ তৈরির প্রশিক্ষণ নেই। প্রশিক্ষণ নিয়ে গ্রামের ৩০ জন নারীকে আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে ২০ থেকে ২৫ দিন ক্যাপ তৈরির প্রশিক্ষণ দিয়ে বাবার বাড়িতে একটি টিনসেট ঘরে স্বল্প পরিসরে সিনহা বিনতে সামিউল হেয়ার ক্যাপ নিটিং লিঃ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করি। এখন আমার প্রতিষ্ঠানে গত আড়াই থেকে তিন মাস ধরে চুলের ক্যাপ উৎপাদন হচ্ছে। ঢাকার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মাধ্যমে এই চুলের তৈরি ক্যাপগুলো ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা দরে বিক্রি করছি। তারা আমাদের তৈরিকৃত চুলের ক্যাপ চীনে রপ্তানি করছে।উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মোছাঃ সোহেলী পারভীন জানান দুই একদিনের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি পরিদর্শন করে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মাধ্যমে লাইজুর প্রতিষ্ঠানটি সমিতির অর্ন্তভুক্তির মাধ্যমে রেজিষ্ট্রেশনের ব্যবস্থা করা হলে উপজেলার শতাধিক নারীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে বলে আমার বিশ্বাস। উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইউএনও সুমন দাস জানান উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই নারী উদ্যোক্তাকে সব ধরণের সুযোগসুবিধার ব্যবস্থা করা হবে। যাতে লাইজুর মতো অনেকেই দেশ ও জাতির কল্যাণে এগিয়ে আসতে পারে।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1321.csv b/Bangla_fin_news_articles/1321.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..16b3b5505087450c1462e3c1e61fe290a3b56f3c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1321.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1321,সিটি ব্যাংকের ৩৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত,2021-05-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,২০২০ সালে সিটি ব্যাংকের নীট মুনাফা হয়েছে ৪০১ কোটি টাকা যা ২০১৯ সাল থেকে ১৫৪ কোটি টাকা বা ৬২ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ফলশ্রুতিতে এই সময়ে ব্যাংকের রিটার্ন অন ইকুইটি বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ যা ২০১৯ সালে ছিল ৯ দশমিক ৯ শতাংশ। প্রয়োজনের অতিরিক্ত লোন প্রভিশন রেখে ২০২০ সালের শেষে প্রভিশন কভারেজ রেশিও বেড়ে হয়েছে ৯৫ যা ২০১৯ সালের শেষে ছিল ৭৮। সিটি ব্যাংকের ৩৮তম বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার এই তথ্য জানান।দি সিটি ব্যাংক লিমিটেডের ৩৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা আজ ১৯ মে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়। এতে পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক সুপারিশকৃত ১৭.৫ ক্যাশ এবং ৫ স্টক ডিভিডেন্ড অনুমোদনের জন্য উপস্থাপিত হলে তা সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত ও অনুমোদিত হয়।বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতিত্ব করেন আজিজ আল কায়সার। অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ পরিচালকবৃন্দ তাবাসসুম কায়সার হোসেন মেহমুদ রফিকুল ইসলাম খান সৈয়দা শায়রীন আজিজ সাভেরা এইচ মাহমুদ রেবেকা ব্রুসন্যান স্বতন্ত্র পরিচালক ফারুক সোবহান ড. সেলিম মাহমুদ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিএফও মোঃ মাহবুবুর রহমান এবং বিপুল সংখ্যক শেয়ারহোল্ডার ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করেন।আজিজ আল কায়সার বক্তব্যে কোভিড১৯ মহামারী চলাকালীন সময়ে ব্যাংকিং সেক্টরে নানাবিধ চ্যালেঞ্জের কথা উল্লেখ করে ক্রমান্বয়ে সেগুলো থেকে উত্তীর্ণ হওয়ার লক্ষ্যে সচেষ্ট থাকার কথা জানান। তিনি ব্যাংকের সম্ভাবনাময় সুযোগগুলো ও উল্লেখযোগ্য দিকগুলোর একটি চিত্র তুলে ধরেন।ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও মাসরুর আরেফিন ব্যাংকের কর্মকাণ্ডের সার্বিক চিত্র শেয়ারহোল্ডারদের কাছে তুলে ধরেন এবং ব্যাংকের প্রতি তাদের দীর্ঘদিনের আস্থার জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। একই সঙ্গে তিনি সার্বক্ষণিক সহায়তা ও দিকনির্দেশনার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনসহ সকল নিয়ন্ত্রণ সংস্থা এবং ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1322.csv b/Bangla_fin_news_articles/1322.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a5ec64f3384027a0eb81394847630f904a9fd49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1322.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1322,ব্যাংকডাকঘর থেকে সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে না,2021-05-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এখন থেকে কোনো ব্যাংক কিংবা ডাকঘর থেকে ৫ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে না। শুধুমাত্র জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের আওতাধীন সঞ্চয় ব্যুরো থেকে এই সঞ্চয়পত্র কিনতে হবে।মঙ্গলবার ১৮ মে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ আইআরডি থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে বলা হয় প্রজ্ঞাপন জারির দিন থেকেই নতুন এই আদেশ কার্যকর হবে।তবে বাকি ৩ ধরনের সঞ্চয়পত্র ব্যাংক কিংবা ডাকঘর থেকে কেনা যাবে। সেগুলো হলো পরিবার সঞ্চয়পত্র তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র ও পেনশনার সঞ্চয়পত্র। সারা দেশে ৭০টির বেশি জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের আওতাধীন সঞ্চয় ব্যুরো রয়েছে। সেগুলো থেকে বিনিয়োগকারীরা পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন।সব শ্রেণি ও পেশার বাংলাদেশি নাগরিক এই সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন। সেক্ষেত্রে একজন বিনিয়োগকারী চাইলে একক নামে সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা এবং যৌথ নামে সর্বোচ্চ ৬০ লাখ টাকার পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন।এ ছাড়া নাবালকের নামেও এই সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে। কোনো প্রতিষ্ঠান চাইলেও সঞ্চয়পত্র কিনতে পারে। তবে প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে টাকার পরিমাণ ও সময়সীমা নেই। প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃত ভবিষ্যৎ তহবিলের অনুকূলেও এই সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে। এছাড়াও সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে মৎস্য খামার হাসমুরগির খামার পোলট্রি ফিড উৎপাদন বীজ উৎপাদন স্থানীয় পর্যায়ে উৎপাদিত বীজ বিপণন গবাদিপশুর খামার দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্যের খামার ব্যাঙ উৎপাদন খামার উদ্যান খামার প্রকল্প রেশম গুটিপোকা পালনের খামার ছত্রাক উৎপাদন এবং ফল ও লতা পাতার চাষ থেকে উপার্জিত আয় দিয়ে।ইত্তেফাক এনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1323.csv b/Bangla_fin_news_articles/1323.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..93662516ad94dc6ae63c563ecab19aaf907bd500 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1323.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1323,ডাক্তারদের সেপনিল ফেস মাস্ক দিল স্কয়ার ফার্মা,2021-05-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের শীর্ষস্থানীয় ঔষধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড উপহার হিসেবে ডাক্তারদেরকে সেপনিল ফেস মাস্ক বিতরণ করেছে।করোনাকালীন এই সময়ে ডাক্তাররা ঝুঁকি নিয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। তাদের সুরক্ষায় সামাজিত দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে মাস্ক উপহার দিল প্রতিষ্ঠানটি।করোনার সংক্রমণে স্বাভাবিক জীবন যখন বিপর্যস্ত তখন স্কয়ার গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড সেপনিল ফেস মাস্ক বাজারে এনেছে।এইমাস্ক তিন লেয়ারের মেডিক্যাল গ্রেডের। এটি সর্দি ফ্লু ও কোভিড১৯ সহ অন্যান্য জীবাণু থেকে ৯৯ পর্যন্ত সুরক্ষা নিশ্চিত করে বলে স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় সেপনিল ফেস মাস্ক আন্তর্জাতিক মান নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা এসজিএস কর্তৃক পরীক্ষিত ও ডিরেক্টর জেনারেল অব ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ডিজিডিএ কর্তৃক অনুমোদিত এবং আইএসও সনদপ্রাপ্ত। স্কয়ার হসপিটালের করোনা ইউনিটের চিকিৎসক ডা. শ্যারন রায় সেপনিল ফেস মাস্ক ব্যবহার করেছেন।ডা. শ্যারন বলেন মাস্কের ক্ষেত্রে লেয়ারটা অনেক জরুরি। করোনা থেকে সুরক্ষিত থাকতে তিন লেয়ারের মাস্ক ব্যবহার করা উচিত। সেপনিল মাস্কে এই প্রতিটি বিষয় সুন্দরভাবে খেয়াল রাখা হয়েছে।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1324.csv b/Bangla_fin_news_articles/1324.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..be82d6af455b4e56b3380a4372035f5a6de8e68c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1324.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1324,নাগেশ্বরীর চরাঞ্চলে বিলুপ্তপ্রায় চীনা ধান চাষ,2021-05-19,নাগেশ্বরী কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা,কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে নদ ও নদী তীরবর্তী বালুকাময় চরাঞ্চলে মৃদু বাতাসে দোল খাচ্ছে বিলুপ্তপ্রায় চীনা ধানক্ষেত। অনুকূল আবহাওয়ায় অল্প খরচ ও কম পরিশ্রমে ফলন ভালো হওয়ায় হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে।প্রমত্ত ব্রহ্মপুত্র দুধকুমর নদ ও গঙ্গাধর নদী তীরবর্তী চরাঞ্চলের অনেক জমিতে বন্যা পরবর্তী পলির পুরু স্তর জমায় সেখানে পরীক্ষামূলক সেচ নির্ভর বোরো ধানের চাষ হচ্ছে। ফলাফল আশাব্যঞ্জক। কিন্তু ওইসব নদ ও নদী তীরের কিছু এলাকায় পলি জমে না এমন বেলে দোআঁশ মাটিতে এখনো সাধারণ ধান চাষ কঠিন। তবে তা চিনা ধান চাষের উপযোগী।উপজেলা কৃষি অফিস জানায় এবারে নারায়নপুর ইউনিয়নের উত্তর ঢাকডহর চৌদ্দঘুরির চর নুনখাওয়া ইউনিয়নের চরকাপনা কালীগঞ্জের কুমেদপুর বেরুবাড়ীর চর বেরুবাড়ী বল্লভেরখাসের মাদারগঞ্জ কচাকাটার তরিরহাট কেদারের বিষ্ণুপুর টেপারকুটি কচারডারার এমন ১৬ হেক্টর জমিতে বিলুপ্তপ্রায় চীনা ধানের বীজ ছিটিয়েছেন কৃষক। অনুকূল আবহাওয়ায় অল্প খরচ ও কম পরিশ্রমে ভালো হয়েছে ফলন। কয়েকদিন পরে শীষ খড়ের রং ধারণ করলে ফসল কেটে ঘরে তুলবেন তারা। নতুন প্রজন্মের অনেকেই চিনা ধান না চিনলেও এক সময় চরাঞ্চলীয় এ জমিগুলোতে এর ব্যাপক চাষাবাদ হত। তখন চীনা সাধারণ চালের বিকল্প হিসেবে মানুষ রান্না করে খেত। ছোট আকারের ধান হওয়ায় বাজারে আতব চালের মত এর চাহিদা। তাই ধনী শ্রেণির মানুষের শখের পায়েস রান্নায় চীনা চালেরকদর বেড়েছে। তাছাড়া শিশু খাদ্যে অন্যতম উপাদান এটি। ফলে বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা। অনেক সময় এ ফসল অগ্রিম বিক্রি হয়ে থাকে। ফলে বাজারজাত করার কোন ঝুঁকি নেই কৃষকদের। শহর থেকে পাইকাররা গিয়ে বাড়ি বাড়ি ঘুরে মণ প্রতি চীনা ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা দরে কিনে নিয়ে যায়।তরিরহাটের কৃষক আবু বক্কর জানান এবার তিনি চার বিঘা জমিতে চীনা ধানের চাষ করেছেন। ফলনও ভালো হয়েছে। কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে বিঘা প্রতি চার থেকে পাঁচ মণ চীনা ধান পাবেন তিনি। এতে ফসল ঘরে তোলা পর্যন্ত তার বিঘা প্রতি খরচ পড়বে মাত্র ৫ হাজার টাকা। বর্তমানে বাজারে প্রতি মণ চীনা ধান বিক্রি হচ্ছে ৫ হাজার টাকা দরে। বাজারমূল্য স্থিতিশীল অথবা এর চেয়ে বেড়ে গেলে তার মোটামুটি লাভ হবে। নারায়ণ পুর ইউনিয়নে ঢাকডহর চরের কৃষক মোতালেব জানান এবার চীনা ধানেরআবাদ ভালো হয়েছে। তিনি আশা করছেন আগাম বন্যা না হলে ভালোভাবে ফসল ঘরে তুলতে পারবেন। এবার এ ফসলে তিনগুণ লাভের প্রত্যাশা করছেন তিনি।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহরিয়ার হোসেন জানান এবার উপজেলায় চীনার ফলন ভালো হয়েছে। হেক্টর প্রতি গড় উৎপাদন ১দশমিক ২ মেট্রিকটন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই ফসল চাষে কৃষকরা লাভবান হচ্ছে। আমরা চরাঞ্চলে চীনা চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করছি।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1325.csv b/Bangla_fin_news_articles/1325.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59a764b207ed487cbdbe00f756fd21476726417d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1325.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1325,ধাপে ধাপে খোলা হবে পোশাক কারখানা,2021-05-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারের নিষেধাজ্ঞার ফলে রাজধানীর বাইরে যেতে পারেনি অধিকাংশ পোশাককর্মী। তারা ঈদের ছুটিতে গ্রামে যেতে পারেনি। তবে কেউ কেউ গ্রামের বাড়ি গেলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে কোনো পরিসংখ্যান নেই।পোশাক খাতের সংগঠন বিজিএমইএ ও এ খাতের শ্রমিক নেতারা জানান যে ঈদের পরে কয়েকদিনে খুব কমসংখ্যক কারখানা খুলেছে। তবে এই সপ্তাহের মধ্যে ধাপে ধাপে পুরোপুরি কারখানা চালু হবে বলে তাদের আশা। এ বিষয়ে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন গত তিন দিনে কমসংখ্যক গার্মেন্টস খুলেছে। চলতি সপ্তাহের মধ্যেই ধাপে ধাপে পুরোপুরি পোশাক কারখানার কাজ চালু হবে।শ্রমিক নেতা সিরাজুল ইসলাম রনি বলেন এখনো উল্লেখ করার মতো তেমন কারখানা খোলেনি। তিনি বলেন অধিকাংশ শ্রমিকই ছুটিতে তাদের কর্মস্থল ত্যাগ করেনি।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1326.csv b/Bangla_fin_news_articles/1326.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6e0d8eee89abd6964d8048e91a70246bb54e910a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1326.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1326,মধুপুরে পার্পেল পটেটোর আবাদ,2021-05-18,গোপালপুর টাঙ্গাইল সংবাদদাতা,মন মাতানো ফ্লেভারের কফি সুমিষ্ট ড্রাগন ভিটামিন সি সমৃদ্ধ মাল্টার পর এবার পুষ্টিকর পার্পেল পটেটো চাষে সফলতা দেখিয়েছেন এক অদম্য কৃষক। এ কৃষকের নাম সানোয়ার হোসেন। বাড়ি টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার মহিষমারা গ্রামে।গ্রাজুয়েশনের পর সানোয়ার শিক্ষকতা শুরু করেন। কিন্তু বছর না ঘুরতেই সেটি ছেড়ে বাপদাদার কৃষিকে জীবিকা হিসেবে বেছে নেন। পারিবারিকভাবে পাহাড়ি লাল মাটির ছয় একরে বরাবরই আনারস আবাদ হয়। সেটির পাশাপাশি নতুন করে চার একরে মাল্টা এক একরে ড্রাগন তিন একরে কফি বাতাবি লেবু অ্যারাবিয়ান খেজুর ও পেঁপের আবাদ যোগ করেন। গতবার এক কৃষিবিদের মাধ্যমে আমেরিকান জাতের পার্পেল পটেটো বা বেগুনি আলুর কন্দ সংগ্রহ করেন। সেটি লাগান এক একর জমিতে। শতাংশে ফলন পেয়েছেন দুই মণ। কেজিতে বিক্রি ১০০ টাকা দরে। আকর্ষণীয় কালার আর ব্যতিক্রম স্বাদের দরুন বেচাবিক্রিতে কোনো সমস্যা হয়নি। সানোয়ার জানান রাসায়নিক সার ও কীটনাশক নয় নিরাপদ ও জৈব কৃষিকে অগ্রাধিকার দিয়ে আনারসসহ বৈচিত্র্যময় ফল ও ফসল আবাদ করেন তিনি। বাড়িতে রয়েছে গরুর খামার। সেটির গোবরে তৈরি হয় কম্পোস্ট সার। পার্পেল চাষ সম্পর্কে জানান মধুপুরের পাহাড়ি এলাকায় শ্রাবণভাদ্রে বাগান থেকে আনারস তোলার পর এমনিতেই চার মাস জমি পতিত থাকে। সেই জমিতে মধ্যবর্তী ফসল হিসেবে সহজেই পার্পেল আবাদ সম্ভব। খরা প্রতিরোধক হওয়ায় সেচ এমনকি সারও লাগে না। পোকামাকড়ের উপদ্রব তো নেইই। আলু তোলার পর জমিতে লতানো গাছ গবাদিপশুর উত্তম খাবার হিসেবে বিবেচিত হয়। একটি বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত পুষ্টিবিদ ড. আবু রায়হান জানান বিশ্বে ৪০০ রকমের মিষ্টি আলুর মধ্যে জাপানি এবং আমেরিকান জাতের বেগুনি আলু বা পার্পেল পটেটো সবচেয়ে পুষ্টি সমৃদ্ধ। আঁশ সমৃদ্ধ এ আলুতে প্রচুর শর্করা ছাড়াও পটাশিয়াম ভিটামিন এ বি সি বিটা ক্যারোটিন এবং প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এটি কোষের ক্ষয়রোধ এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। সনাতন রীতিতে খাওয়া ছাড়াও ভেজিটেবল স্যুপ এবং সালাদের সঙ্গেও এটি চলে। মধুপুর উপজেলার মহিষমারা ব্লকের উপসহকারী কৃষি অফিসার এরশাদ আলী জানান দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটি পার্পেলসহ যে কোনো মিষ্টি আলু চাষের উপযোগী। সেপ্টেম্বরঅক্টোবর কন্দ বা চারা লাগানোর উপযুক্ত সময়। আগে নদীতীরের পলি মাটিতে এর আবাদ হতো। এখন সানোয়ার হোসেনের মতো খামারিরা মধুপুরের লাল মাটিতে লাভজনক ফসলের তালিকায় পার্পেলকে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। খামারের একই জমিতে পর্যায়ক্রমিকভাবে বৈচিত্র্যময় ফল ও ফসল আবাদ করে তিনি তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। পুষ্টিকর পার্পেল এলাকায় সাড়া ফেলেছে।মধুপুর উপজেলা কৃষি অফিসার মাহমুদুল হাসান জানান মধুপুর গড়ে প্রায় ৫০ একরে মিষ্টি আলুর আবাদ হয়। তবে পার্পেল জাতের আবাদ এবারই প্রথম। মধ্যবর্তী বা একক ফসল হিসেবে পার্পেলের বাণিজ্যিক চাষের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। শতভাগ বিশুদ্ধ খাবার হিসেবে বিদেশে রফতানির সুযোগও রয়েছে। চাষিদের আবাদে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। এজন্য কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। হাতেকলমে শিক্ষার জন্য প্রদর্শনী প্লটও করা হয়েছে। পার্পেল ছাড়াও বারী উদ্ভাবিত দুটি উফসি জাতকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1327.csv b/Bangla_fin_news_articles/1327.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1012834157f2dfdca0f9ef6cca985b17a9eb939a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1327.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1327,৪ লাখ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য,2021-05-18,জামাল উদ্দীন,করোনার ধাক্কা কাটাতে আসছে বাজেটে কর হার না বাড়িয়ে করের আওতা বাড়ানোর দিকে ঝুঁকছে সরকার। চলতি বছরে প্রত্যাশিত রাজস্ব প্রাপ্তি না হওয়ার মধ্যেও আগামী ২০২১২০২২ অর্থবছরে ৪ লাখ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য নিয়েই এগোচ্ছে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ।যদিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নতুন কর না বাড়াতে গত সপ্তাহে নির্দেশনা দিয়েছিলেন। এদিকে করোনায় খাদ্যশস্যের মজুত তলানিতে থাকায় খাদ্য আমদানিতে বরাদ্দ বাড়ছে। এ খাতে প্রায় পৌনে ৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ থাকছে।অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায় করোনার কারণে সার্বিক ব্যবসাবাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় রাজস্ব আদায়ও কমেছে। যে কারণে দৈনন্দিন ব্যয় মিটিয়ে দুএকটি ছাড়া অন্যান্য মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়নও পিছিয়েছে। এ অবস্থায় নতুন বাজেট দিতে গিয়ে স্বাভাবিক গতিতেই রাজস্ব টার্গেট বাড়ছে। তবে বরাবরের মতোই লক্ষ্য অর্জন নিয়ে সংশয় থাকছে। রাজস্ব আদায়ের এই প্রক্ষেপণ নিয়ে ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বৈঠকে বাজেট প্রক্ষেপণের আগে করোনা পরিস্থিতির বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়ার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। সে অনুযায়ী আসছে বাজেটে করপোরেট কর হার বাড়ছে না। ব্যাংক ও পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো যাতে করোনার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারে সে কারণেই করপোরেট কর হার না বাড়ানোর পক্ষে মত দেওয়া হয়েছে। তবে অন্যান্য কোম্পানির ক্ষেত্রেও তা অপরিবর্তিত থাকবে। বর্তমানে তালিকাভুক্ত কোম্পানির ক্ষেত্রে কর হার ২৫ শতাংশ এবং শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন কোম্পানির জন্য সাড়ে ৩২ শতাংশ কর হার ধার্য রয়েছে।এছাড়াও নিত্যপণ্য আমদানিতে কর হার কমবে। ব্যক্তিশ্রেণির আয়করের নিম্নসীমাও বাড়তে পারে। করোনার কারণে এই স্তরে অনেকেই কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। অনেকের বেতন কমেছে। পণ্যমূল্য বাড়ায় দৈনন্দিন জীবনযাপনের ব্যয় মেটানো কষ্টকর হওয়ায় সর্বনিম্ন আয়কর সীমা বাড়ানোর চিন্তা করা হচ্ছে। যদিও করের আওতা বাড়ানোর প্রক্রিয়া নতুন বছরেও অব্যাহত থাকবে। তাতে করভার বাড়বে বই কমবে না বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র। যেভাবে চলতি বছরেও লক্ষ্য অর্জিত হয়নি। বরং বছরের শুরু থেকেই ব্যয়ের চাপ কমানো শুরু করে সরকার। বাজেট সংশোধনের আগেই অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়কোনোভাবে নতুন করে অতিরিক্ত বরাদ্দ দেওয়া হবে না। আর কোনোক্রমইে উন্নয়ন খাতের অব্যয়িত অর্থ ভিন্ন খাতে স্থানান্তর করা যাবে না। এ ধরনের মোট ২৪ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোকে। চলতি ২০২০২০২১ অর্থবছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর আওতায় রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। অর্থবছরের প্রথম আট মাস অর্থাত্ জুলাইমার্চ পর্যন্ত আদায় হয়েছে মাত্র ১ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা। আগামী ২০২১২০২২ অর্থবছরে ৪ লাখ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য স্থির করা হচ্ছে।খাদ্য আমদানিতে বাড়ছে বরাদ্দকোভিডের কারণে চলতি বছর খাদ্যশস্যের মজুত কমেছে। আগামী বছরেও চাল ও গমের আমদানি বাড়াতে হবে। খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তাই বরাদ্দ বাড়ানোর বিকল্প নেই। চলতি বছরে এই খাতে বরাদ্দ ছিল ৯ হাজার ৯১২ কোটি টাকা। পরবর্তী সময়ে সংশোধন করে করা হয়েছে ৫ হাজার ৩০৩ কোটি টাকা। নতুন বছরের জন্য সংশোধিত বরাদ্দেরও ৬৪ শতাংশের বেশি বাড়িয়ে ৮ হাজার ৭০৮ কোটি টাকা করা হচ্ছে।সূত্রমতে এপ্রিল পর্যন্ত খাদ্যশস্যের মজুত রয়েছে ৫ লাখ ৪৭ হাজার টন যা কমপক্ষে ১০ লাখ টন থাকার কথা। এ দিকে খুচরা বাজারে চালের মূল্যও বাড়ছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় সম্প্রতি অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের যৌথ বৈঠকও হয়েছে। তাতে আগামী অর্থবছরে চাল ও গমের আমদানি বাড়াতে বরাদ্দ বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1328.csv b/Bangla_fin_news_articles/1328.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8bb7539aeddd6b052c7bb1e706eae7dd1f9741c4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1328.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1328,দেশে মাথাপিছু বার্ষিক আয় ১ লাখ ৮৯ হাজার টাকা,2021-05-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশে এখনমাথাপিছুবার্ষিক আয়বেড়ে ১ লাখ ৮৯ হাজার টাকায়দাঁড়িয়েছে।সোমবার পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে এই তথ্য জানিয়েছেন।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়েমন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।মাথাপিছু আয় ৯ শতাংশ হারে বেড়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন ২০২০২১ অর্থবছরে দেশে মাথাপিছু আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২২৭ মার্কিন ডলার। এর আগে মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ৬৪ ডলার।মাথাপিছু আয় ২ হাজার ২২৭ ডলারকে টাকায় রূপান্তর করলে হয় এক লাখ ৮৯ হাজার টাকা। প্রাথমিক তথ্য বলছে মোট দেশজ উৎপাদনের জিডিপি আকার এখন ৩০ লাখ ৮৭ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। যেটা আগের অর্থবছরে ছিল ২৭ লাখ ৯৬ হাজার ৩৫৮ কোটি টাকা।বৈঠকে মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা সচিবালয় থেকে বৈঠকে যুক্ত ছিলেন। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1329.csv b/Bangla_fin_news_articles/1329.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2db83c2590f9738e1886590a3111c9c549c3b0ef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1329.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1329,পোলট্রি শিল্পে ৭ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি,2021-05-17,নিজামুল হক,করোনা মহামারির প্রভাবে ক্ষতির মুখে পড়েছে দেশীয় পোলট্রি শিল্প। বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল বিপিআইসিসি এর হিসাব মতে জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত ফিড ইন্ডাস্ট্রিতে প্রায় ৫২৯ কোটি টাকা এবং সামগ্রিকভাবে পোলট্রি শিল্পে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। আর গত ১২ বছরের মধ্যে পোলট্রির দর সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছিল এই দুর্যোগের কারণেই। ২০২০ সালের জুন মাসের সমীক্ষায় দেখা গেছে ৩৫৪০ শতাংশ ফিডের উত্পাদন এবং প্রায় ৪০৫০ শতাংশ ওষুধ ও ফার্মাসিউটিক্যালস প্রোডাক্টের বিক্রি কমে গেছে।এ অবস্থায় মৎস্যও প্রাণিখাদ্য প্রস্তুতকারক ফিড ইন্ডাস্ট্রির স্বাভাবিক গতি ফিরিয়ে আনা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফিড রপ্তানির বাজার সম্প্রসারণের পাশাপাশি ২০২৫ সাল নাগাদ পোলট্রি মাংস ডিম ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যের রপ্তানি মার্কেটে প্রবেশের সক্ষমতা অর্জনের জন্য আগামী বাজেটের জন্য তিনটি প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে পোলট্রি সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে। এ প্রস্তাবনাগুলো মত্স্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে সরকারের দেওয়া বিদ্যমান সুবিধাগুলো অগ্রিম কর অগ্রিম আয়কর কর ও শুল্ক ভ্যাট ইত্যাদি আরো অন্তত ১০ বছর অর্থাত্ ২০৩০ সাল পর্যন্ত অব্যাহত রাখা। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের বক্তব্য বিশ্বের বড় বড় দেশগুলোর মধ্যে অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অস্থিরতার কারণে রপ্তানিকারক দেশগুলো প্রয়োজনীয় কাঁচামাল রপ্তানির পরিমাণও কমিয়ে দিয়েছে। বিগত কয়েক মাস যাবত্ মত্স্য ও প্রাণিখাদ্যে ব্যবহূত কাঁচামালের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া কাঁচামাল পরিবহনে কন্টেইনার ও জাহাজ ভাড়াও প্রায় ৩০০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। সার্বিক বিবেচনায় কোভিডের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে আগামী ১০ বছরের জন্য কর অব্যাহতি সুবিধা প্রয়োজন।এছাড়া উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে স্থানীয়ভাবে কাঁচামাল সংগ্রহের ক্ষেত্রে ২ থেকে ৫ শতাংশ উেস কর কর্তনের বিধানটি রহিত করার প্রস্তাব করা হয়। এছাড়া উদ্যোক্তারা পশুখাদ্য প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের করপোরেট ট্যাক্স ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশের প্রস্তাব করেছে। কারণ হিসেবে বলা হয় আগে করপোরেট ট্যাক্সের হার ছিল শূন্য শতাংশ। ২০১১ সালে তা বাড়িয়ে ৫ শতাংশ ২০১৪১৫ সালে তা কমিয়ে ৩ শতাংশ এবং ২০১৬ সালে তা আবারও বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়।অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. আহসানুজ্জামান বলেন সারা দেশে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ৬০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী পোলট্রি শিল্পকে আরও অধিক সক্রিয় করার তাগিদ যৌক্তিক কারণেই বেড়েছে। পোলট্রি শিল্পকে রক্ষায় আমরা এমন প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি। প্রস্তাবিত সুবিধাদি প্রদানের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বরাবরে প্রয়োজনীয় সুপারিশ পাঠানো হবে বলে আমরা আশা করছি।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1330.csv b/Bangla_fin_news_articles/1330.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d06a8eb4777022e3c2b08310f5c1def64aa06472 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1330.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1330,রায়পুরায় বাঙ্গির ভালো ফলন,2021-05-17,নরসিংদী প্রতিনিধি,নরসিংদীর রায়পুরার চরাঞ্চলে বাঙ্গির ভালো ফলন হয়েছে। অন্যদিকে দাম ভালো থাকায় খুশি চাষিরা। কৃষকরা জানায় রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চলের বাঁশগাড়ী শ্রীনগর চরমধুয়া ও মির্জারচর ইউনিয়নে বাঙ্গি চাষাবাদ হয় বেশি।সরজমিনে দেখা যায় মেঘনা নদীর তীর ঘেঁষে বাঁশগাড়ী ও শ্রীনগর ইউনিয়নের মধ্যবর্তী চরে সবুজ লতাপাতার ফাঁকে ফাঁকে কাঁচাপাকা বাঙ্গি। রায়পুরা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বনি আমিন খান বলেন রায়পুরার চর এলাকায় বাঙ্গি চাষের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। বাঙ্গি চাষ সম্প্রসারণে আমরা সার্বক্ষণিক মাঠ পরিদর্শনসহ কৃষকদের বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। উপজেলায় এবার ৪০ হেক্টর জমিতে বাঙ্গির চাষাবাদ হয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1331.csv b/Bangla_fin_news_articles/1331.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..abc1f8d51a7312b34c6d6b163498494e30ae576b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1331.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1331,নাগেশ্বরীতে বাড়ছে কাউনের চাষ,2021-05-17,নাগেশ্বরী কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা,নাগেশ্বরীতে বাড়ছে দানা জাতীয় খাদ্য কাউনের চাষ। অল্প পরিশ্রম ও স্বল্পব্যয়ে লাভবান হওয়ায় দিনদিন এ চাষ বাড়ছে।চলতি মৌসুমে উপজেলার দুধকুমার নদীর চরাঞ্চল বামনডাঙ্গা বল্লভের খাস ইউনিয়ন এবং গঙ্গাধর নদীর চরাঞ্চলে কাউন চাষ হয়েছে। কৃষক আব্দুল মালেক জানান দুই বিঘা অনাবাদী জমিতে কাউন বুনেছেন। ফলন ভালো হয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহরিয়ার হোসেন জানান এবার নাগেশ্বরী উপজেলার বিভিন্ন চরাঞ্চলে ১৮ হেক্টর জমিতে দেশি জাতের কাউন আবাদ হয়েছে। দিনদিন এ চাষ বাড়ছে। খড়া মৌসুমের আবাদযোগ্য এ ফসল চাষে চরাঞ্চলের কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1332.csv b/Bangla_fin_news_articles/1332.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3f0eb2c641b68b001a08821e5c24f4cf9873e753 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1332.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1332,সীমিত পরিসরে ব্যাংকে লেনদেন ২৩ মে পর্যন্ত,2021-05-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধের মধ্যে চলমান সীমিত পরিসরে ব্যাংক লেনদেনের সময়সীমা আরও এক দফা বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আগের মতোই লকডাউনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে ব্যাংকে লেনদেন চলবে আগামী ২৩ মে পর্যন্ত। এ সময়ে ব্যাংক লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত। তবে ব্যাংকের অন্যান্য আনুষঙ্গিক কাজ চলবে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত।গতকাল রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব সাইট সুপারভিশন থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপনপত্র জারি করা হয়েছে। দেশে কার্যরত সব তপশিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের বরাবর পাঠানো প্রজ্ঞাপনপত্রে বলা হয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ১৬ মে ঘোষিত প্রজ্ঞাপনের পরিপ্রেক্ষিতে নিম্নোক্ত সময়সূচী অনুযায়ী ১৭ মে থেকে ২৩ মে পর্যন্ত সীমিত পর্যায়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এ সময়ে লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত আর লেনদেন পরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম সম্পাদন হবে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে গত ১৩ এপ্রিল জারি করা ডিওএস সার্কুলার লেটার নম্বর১৫ এ প্রদত্ত অন্যান্য নির্দেশনাবলি অপরিবর্তিত থাকবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1333.csv b/Bangla_fin_news_articles/1333.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f45e65310f58ca55746cd23e0050ea60caf887f6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1333.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1333,এক দশকে ‘দীপ্ত’র সৌরবিদ্যুৎ,2021-05-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এক দশক আগেও দেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের অনেক পাহাড়ী অঞ্চলে ছিল না বিদ্যুতের ছোঁয়া। তাই সূর্য ডুবার সঙ্গে সঙ্গেই এসব অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রা স্থবির হয়ে যেত। বিদ্যুতের অনুপস্থিতিতে সন্ধ্যার পর দৈনন্দিন কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া প্রায় অসম্ভব ছিল তাদের।প্রত্যন্ত এই পাহাড়ী জনপদের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবনে বিদ্যুত এর আলো পৌঁছে দিতে ২০১১ সালের এই দিনে নবায়নযোগ্য জ্বালানি শক্তি ব্যবহার কার্যক্রম শুরু করে দীপ্ত।বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য বান্দরবান খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটি জেলার ২৫টি গ্রামে ২৫৯১টি সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন করা হয়। এই প্রকল্পের ফলে স্থানীয় পরিবারগুলোর কেরোসিনের মতো জ্বালানির সাশ্রয় হয়েছে। এভাবেই পাহাড়ী অঞ্চলে বসবাসরত সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন এনে তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে সক্রিয় ভূমিকা রাখছে দীপ্ত। এই প্রকল্পের আওতায় ১৫ হাজারেরও বেশি মানুষের ঘরে সৌর বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে।দীপ্তর এক দশক উপলক্ষ্যে সাসটেইনেবল অ্যান্ড রিনিউঅ্যাবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট অথোরিটির চেয়ারম্যান ও অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বলেন নবায়নযোগ্য শক্তির উন্নয়ন এবং প্রসারে যারা কাজ করে সকলেই আমাদের সহযাত্রী। নবায়নযোগ্যশক্তি খাতে কাজ করে দীপ্ত দশ বছর পূর্ণ করেছে এবং পাহাড়ী এলাকায় মানুষের মধ্যে বিদ্যুৎ সেবা পৌঁছে দিয়েছে। দীপ্তর এই পথচলা কৃষিসহ আমাদের অন্যান্য খাতে ও বিস্তৃত হবে।পার্বত্য অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া জনপদে সৌর বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ায় আন্তর্জাতিকভাবে সুনাম অর্জন করেছে এই প্রকল্পটি। কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ২০১৮ সালে দীপ্ত এশিয়া রেসপন্সিবল এন্ট্রাপ্রেনারশিপ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে। এছাড়া জাতিসংঘ প্রণীত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এসডিজি ৮ ডিসেন্ট ওয়ার্ক এন্ড ইকোনমিক গ্রোথ ও ১৩ ক্লাইমেট এ্যাকশন অর্জনে বাংলাদেশ সরকারের সহযোগী হিসেবে কাজ করছে দীপ্ত।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1334.csv b/Bangla_fin_news_articles/1334.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9312d64127faa319c85d38f81bd15d1bb4780230 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1334.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1334,নতুন চমক নিয়ে ‘নাগা মোজো’,2021-05-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,নতুন চমক নিয়ে বাজারে এলোদেশের অন্যতম কার্বোনেটেড বেভারেজ ব্র্যান্ড মোজোর নতুন ধরনের কার্বোনেটেড ড্রিংক নাগা মোজো। যারা ঝাল খেতে পছন্দ করেন তাদের জন্য বাড়তি স্বাদ যোগ করবে নতুন এই ফিউশন ড্রিংক।ভিন্ন স্বাদের কার্বনেটেড ড্রিংক নাগা মোজো ভোক্তাদের মনে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন আকিজ ভেঞ্চারস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আলমগীর।সৈয়দ আলমগীর বলেন মোজো সব সময় একটি ফিউশন ব্র্যান্ড হিসেবে বাজারে পরিচিত। ভোক্তাদের চাহিদা অনুযায়ী নতুনত্ব এবং সর্বোৎকৃষ্ট সেবা প্রদান করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। বৈচিত্রপ্রেমী এবং রসনাবিলাসী মানুষদের কথা ভেবে নতুন স্বাদের নাগা মোজো আমরা বাজারে এনেছি। এর ট্যাগলাইন রাখা হয়েছে ঝাল ।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1335.csv b/Bangla_fin_news_articles/1335.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f77dc64a6f1726796c2d7f0cd02e21c2b74777c1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1335.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1335,ব্যাংক পাড়ায় এখনও ঈদের আমেজ,2021-05-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঈদুল ফিতরের তিনদিনের ছুটি শেষে আজ রবিবার ১৬ মে অন্যান্য অফিসের মতো খুলেছে ব্যাংক। তবে ব্যাংক পাড়া খোলা থাকলেও গ্রাহকের উপস্থিতি তেমন দেখা যায়নি। ব্যাংকগুলোতে গ্রাহক না থাকায় অনেকটা ফাঁকাই দেখা যায় কাউন্টারগুলো। এ সু্যোগে কর্মকর্তাকর্মচারীরা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন নিজেদের মধ্যে। আজ সকালে রাজধানীর মতিঝিল দিলকুশা পল্টন এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।রাজধানী ঘুরে দেখা গেছে গুলশান ও বনানীর শাখাগুলোতে তেমন চাপ নেই। আর মতিঝিলের শাখায় গ্রাহক থাকলেও খুবই কম। এবারের ঈদে ছুটি না পাওয়ায় কর্মকর্তারা অফিস করছেন। তবে করোনায় রোটেশনের কারণে কেউ কেউ অফিসে নেই। যারা অফিসে এসেছেন তারা গল্পগুজব করে সময় পার করছেন। মতিঝিলে অনেক কর্মকর্তাকে দল বেঁধে আড্ডা দিতেও দেখা গেছে। গত শুক্রবার ১৪ মে দেশে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়েছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে আগে থেকেই সরকারের নির্দেশনা ছিলো ঈদের ছুটিতে বাধ্যতামূলকভাবে কর্মস্থলে থাকতে হবে। একইসঙ্গে ঈদের ছুটি একদিন কমিয়েও দেওয়া হয়েছে। গত বুধবার ২৯ রজমানও অফিস খোলা ছিলো। গত বৃহস্পতিবার ১৩ মে থেকে ঈদের ছুটি শুরু হয় তা শেষ হয় শনিবার ১৫ মে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1336.csv b/Bangla_fin_news_articles/1336.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8dec5c82ba04d9c02ed1bbf266c3db4ee0940caf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1336.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1336,রাজশাহীতে গাছ থেকে আম নামানো শুরু,2021-05-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রাজশাহী শহরসহ বিভিন্ন উপজেলার বাগান থেকে পরিপক্ব আম ভাঙা শুরু হয়েছে। তবে আজ নামছে কেবল গুটি জাতের আম এবং গোপালভোগ নামবে আরও পরে। শনিবার ১৫ মে সকাল থেকে এসব আম ভাঙা শুরু হয়।রাজশাহীর পাবা উপজেলার মথুরা গ্রামে গিয়ে দেখা যায় সেখানে বেশ কিছু গাছ থেকে গুটি আম ভাঙা হচ্ছে। এগুলো সবই প্রায় আগাম জাতের। পরে প্লাস্টিকের ক্যারেটে করে সেই আম তোলা হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশাভ্যানে। এর পর নিয়ে যাওয়া হচ্ছে নির্দিষ্ট বাজারে। পরিপক্ক এই আম কাঁচা অবস্থাতেই বিক্রি করা হচ্ছে আজ থেকে। রাজশাহীতে সাধারণত এই সবুজ কাঁচা আমই বিক্রি করা হয়। এগুলো বাড়ি নিয়ে সনাতন পদ্ধতিতে রেখেই পাকিয়ে সবাই খেতে পারেন। যে কারণে কোনো বিষাক্ত কেমিক্যালের ভয় থাকেনা। আর অল্পকিছু আম পেকে যায় গাছেই। সেগুলো খুচরা বাজারে বিক্রি করা হয়।এদিকে রাজশাহী জেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত ও বেঁধে দেওয়া সময় অনুযায়ী আজ থেকে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন জাতের আম পাড়া শুরু হবে। তবে কোনো আম আগে পাকলে স্বস্ব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ইউএনও জানাতে হবে। তার পরিদর্শন শেষেই গাছ থেকে নামানো যাবে আম। রাজশাহীতে সাধারণত সবার আগে পাকে গুটি জাতের আম। জেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৫ মে থেকে এই আমটি নামাতে পারছেন চাষিরা। আর উন্নতজাতের আমগুলোর মধ্যে গোপালভোগ ২০ মে রানিপছন্দ ২৫ মে লক্ষণভোগ বা লখনা নামানো যাবে ২৫ মে থেকে এবং খিরসাপাত বা হিমসাগর ২৮ মে থেকে নামানো যাবে। এছাড়া ল্যাংড়া আম ৬ জুন আম্রপালি এবং ফজলি ১৫ জুন থেকে নামানো যাবে। আর সবার শেষে ১০ জুলাই থেকে নামানো যাবে আশ্বিনা ও বারি৪ জাতের আম। রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আলিম উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন গুটি আম প্রতি বছরই একটু আগে পাকে। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। তাই অনেকেই আজ গুটি আম নামাতে শুরু করেছেন। তবে আঁশযুক্ত এই আমের স্বাদ তুলনামূলক কম।রাজশাহী জেলা প্রশাসক ডিসি মো. আবদুল জলিল বলেন বেঁধে দেওয়া সময় অনুযায়ী কেবলমাত্র গাছে পাকলেই আজ থেকে গুটি আম পাড়তে পারবেন চাষিরা। আর বেঁধে দেওয়া সময় অনুযায়ী অন্য আম ভাঙতে পারবেন গাছ থেকে।তবে যদি কোনো আম আগেই পেকে যায় সেগুলোও ভাঙতে পারবেন। কিন্তু এজন্য স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানাতে হবে বলে জানান তিনি।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1337.csv b/Bangla_fin_news_articles/1337.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b67dee8732bcdcdc3cf5ab7d4f7860845cb692a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1337.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1337,ঈদের ছুটি শেষে কাল খুলছে ব্যাংক ও শেয়ারবাজার,2021-05-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পবিত্র ঈদুল ফিতরের তিন দিনের ছুটি আজ শনিবার শেষ হচ্ছে। আগামী রোববার ১৬ মে খুলছে ব্যাংকবিমা ও শেয়ারবাজার।সাধারণ নিয়মানুযায়ী রমজান মাস ২৯ দিনে হিসাব করে ঈদুল ফিতরের ছুটি নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু এবার করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে মানুষকে কর্মস্থলে রাখতে বৃহস্পতিবার ১৩ মে থেকে ছুটি ঘোষণা করে সরকার। তাই বুধবার ১২ মে ২৯ রমজান শেষ কর্মদিবস অফিস হয়ে বৃহস্পতিবার থেকে তিন দিনের ঈদের ছুটি শুরু হয়।শুক্রবার পালিত হয় ঈদুল ফিতর। শনিবারও ছিল ঈদের ছুটি। যদিও সরকার ঘোষিত তিন দিনের মধ্যে শুক্র ও শনিবার দুদিনই ছিল সাপ্তাহিক ছুটি। ঈদের ছুটি শেষে রোববার অফিস পাড়ায় যোগ দেবেন ব্যাংকবিমা শেয়ারবাজার ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মজীবীরা। করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে চলমান বিধিনিষেধে সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে ব্যাংক। রোববার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চলবে লেনদেন। এর পরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শেষ করতে ব্যাংক খোলা থাকবে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। আর দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত।পূর্বে দেখা গেছে ঈদের ছুটির পর প্রথম কর্মদিবসে অফিস পাড়ার তেমন কর্মব্যস্ততা থাকে না। সহকর্মীরা একে অপরের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। একই ভাবে ব্যাংক পাড়ায় জরুরি প্রয়োজন ছাড়া লেনদেনও খুব একটা হয় না। তবে এবার ঈদের ছুটিতে ব্যাংকের কর্মকর্তাকর্মচারীদের নিজ নিজ কর্মস্থল ত্যাগ না করতে সরকার থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। তাই ঈদের ছুটি শেষ প্রথম কর্মদিবসে সবার উপস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে বলে জানা গেছে।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1338.csv b/Bangla_fin_news_articles/1338.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3a5119a5441318a352c87d10938c7c0ff71f5813 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1338.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1338,তাড়াশে পুকুর পাড়ে কলা চাষ,2021-05-14,তাড়াশ সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা,তাড়াশে পুকুর পাড়ে কলা চাষ করে বাড়তি আয়ের মুখ দেখছেন কৃষকরা।কৃষক আব্দুর রহিম বলেন তিনি চার বিঘা জমি কেটে পুকুর দিয়েছেন। পুকুরের পাড়ে রোপণকৃত কলাগাছ থেকে সারা বছরই ফলন পাওয়া যায়। আরেক কৃষক ফারুক হোসেন বলেন পুকুর পাড়ের প্রতি বিঘা থেকে প্রায় ৪০ হাজার টাকা লাভ হচ্ছে। কৃষি বিভাগ সূত্র জানিয়েছেন এ বছর ১২০ হেক্টর কলার চাষ হয়েছে। যার অধিকাংশই পুকুরের পাড়ে। এ প্রসঙ্গে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুত্ফুননাহার লুনা বলেন কলাচাষে তুলনামূলক লাভ বেশি। ফলে কৃষকরা দিনকে দিন এ বাড়তি আয়ের দিকে ঝুঁকে পড়ছেন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1339.csv b/Bangla_fin_news_articles/1339.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..67979144d17a249ed20c55ddd2882163a5679661 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1339.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1339,ব্ল্যাক রাইস ধান চাষাবাদে সফলতা,2021-05-14,নাঙ্গলকোট কুমিল্লা সংবাদদাতা,নাঙ্গলকোটে ব্ল্যাক রাইসসহ কয়েক জাতের হাইব্রিড ধান চাষ করে সফলতা অর্জন করেছেন কলেজ শিক্ষার্থী আরিফ হোসাইন। তিনি কুমিল্লা অজিতগুহ কলেজের ছাত্র।জানা যায় সে এক একর জমিতে ব্ল্যাক রাইস কালো রঙের ধান আবাদসহ ৩০ শতাংশ জমিতে বেগুনি ও ৩০ শতাংশ জমিতে লাল চালের ধান চাষাবাদ করে এলাকায় ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছেন। আরিফ জানান এক একর জমিতে ২০ মণ ব্ল্যাক রাইস উৎপাদন হয়েছে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন উপজেলায় আরিফ প্রথম বারের মতো এ ধরনের ধানের চাষ করেছে। কৃষি বিভাগ যে কোনো প্রয়োজনে তার পাশে থাকবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1340.csv b/Bangla_fin_news_articles/1340.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..65b05a063319df6652f948b4984b4eaf0a0a6f96 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1340.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1340,আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা থাকবে,2021-05-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের আকাশে বুধবার ১২ মে পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে ৩০ রমজান পূর্ণ করে আগামী শুক্রবার ১৪ মে সারাদেশে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। তাই ঈদের আগের দিন আজ বৃহস্পতিবার ১৩ মে শিল্প এলাকায় তফসিলি ব্যাংক খোলা থাকবে।বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী গার্মেন্টস কারখানার শ্রমিকদের বেতনবোনাসভাতা দেয়ার সুবিধার্থে এদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত এসব এলাকায় ব্যাংক খোলা থাকবে।গত ৬ মে এ সংক্রান্ত এক সার্কুলার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক জানায় ঈদের পূর্বে তৈরি পোশাকশিল্পে কর্মরত শ্রমিককর্মচারীকর্মকর্তাদের বেতন বোনাস ও অন্যান্য ভাতাদি পরিশোধের সুবিধার্থে এবং রপ্তানি বাণিজ্য অব্যাহত রাখার স্বার্থে ঢাকা মহানগরী আশুলিয়া টঙ্গী গাজীপুর সাভার ভালুকা নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে অবস্থিত পোশাকশিল্প এলাকার তফসিলি ব্যাংকের পোশাকশিল্প সংশ্লিষ্ট শাখাসমূহ ও প্রধান কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগসমূহ স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে পরিপালন নিশ্চিত করে ১০ মে থেকে ১৩ মে ১৪ মে ২০২১ তারিখে ঈদ হওয়া সাপেক্ষে খোলা রাখতে হবে।নিয়মানুযায়ী প্রতি বছর রমজান মাস ২৯ দিন হিসেব করে ঈদুল ফিতরের ছুটি নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। কোনো রমজান মাস ৩০ দিনে হলে অর্থাৎ রোজা একদিন বাড়লে ছুটিও একদিন বাড়ে। সে অনুযায়ী বুধবার থেকে ঈদের ছুটি থাকার কথা থাকলেও চলতি বছর করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতিতে মানুষকে কর্মস্থলে রাখতে একদিন পর এ ছুটি নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে এবার সরকারি ছুটি বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হবে।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1341.csv b/Bangla_fin_news_articles/1341.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2b1e2c4403cbc89d7e41e6c08a8c3fc6aa6b1297 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1341.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1341,৯৭ শতাংশ কারখানায় বেতন পরিশোধের দাবি বিজিএমইর একমত নন শ্রমিকরা,2021-05-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মঙ্গলবার পর্যন্ত পোশাক কারখানা শ্রমিকদের ৯৭ শতাংশ বেতন ও ৯৯ শতাংশ বোনাস পরিশোধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে এ খাতের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। আর আজ বুধবারের মধ্যে শতভাগ কারখানায় বেতনবোনাস পরিশোধ হবে বলে জানিয়েছে সংগঠনটি। বুধবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান।তিনি জানান ৬৮টি কারখানায় নিবিড় তদারকির মাধ্যমে পাওনা পরিশোধ নিশ্চিত করা হয়েছে। অবশ্য বর্তমানে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএএর দুটি সংগঠনের সদস্য বহির্ভূত মিলিয়ে রপ্তানিমুখী সচল পোশাক কারখানা প্রায় চার হাজার। আর আজ বিজিএমইএ যে তথ্য দিয়েছে সেটি কেবল সংগঠনটির সদস্যভুক্ত ১ হাজার ৯১৩টি কারখানার।অবশ্য বেতন বোনাস পরিশোধ সংক্রান্ত বিজিএমইএর তথ্যের সঙ্গে একমত নন পোশাক শ্রমিকরা। সম্মিলিত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি নাজমা আক্তার ইত্তেফাককে বলেন বিজিএমইএর এ বক্তব্য সঠিক নয়। চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন এলাকার অনেক কারখানা পাওনা পরিশোধ না করে কারখানা বন্ধ করেছে। এদিকে ঈদের আগে শ্রমিকদের ছুটি ইস্যুতে সৃষ্ট অসন্তোষকে দুঃখজনক আখ্যায়িত করে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন করোনা সংক্রমণ যাতে ছড়িয়ে না পড়ে সেজন্য সরকারের নির্দেশনা মেনে আমরা তিনদিনের ছুটি দিয়েছিলাম। কিন্তু কিছু কারখানায় অসন্তোষ হয়েছে। এ সময় শ্রম আইনে ছুটি সংক্রান্ত বিধান উল্লেখ করে তিনি বলেন ছুটি কম দেওয়া হয়নি বরং সমন্বয় করা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে আলোচনার মাধ্যমে বেশি ছুটি দেওয়া হয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে ছুটি সংক্রান্ত বিরোধ এড়িয়ে চলতে তিনি অনুরোধ জানান।সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএ সভাপতি করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে পোশাক খাতের বিদ্যমান সংকট তুলে ধরে বলেন কারখানাগুলো বর্তমানে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার সংগ্রামে রয়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ পরিস্থিতিকে আরও কঠিন করেছে। এখন ব্যয়ের চেয়েও কম মূল্যে ক্রয়াদেশ নিতে হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে সরকারের কাছে নীতি সহায়তা চান বিজিএমইএ সভাপতি।সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম এস এম মান্নান কচি সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম পরিচালক ভিদিয়া অমৃত খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1342.csv b/Bangla_fin_news_articles/1342.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6dc2560a1e67c20883fffc010deb2b890f5d2ad8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1342.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1342,‘সব ব্যবসায়ীই আমে বিষ দেয় তাই আমিও দেই’,2021-05-12,তালা সাতক্ষীরা সংবাদদাতা,সব ব্যবসায়ীই আমে বিষ দেয় তাই আমিও দেই। এই ওষুধ দিলেই দ্রুত আম পেকে যায় ও রং ভালো হয়। এটা অপরাধ আমি জানি তাও দিচ্ছি সবাই দেয় সে কারণে। এভাবেই নিজের সরল স্বীকারোক্তি দিলেন আম ব্যবসায়ী শওকত আলী।সাতক্ষীরার তালা উপজেলার শাহপুর গ্রামের আকছেদ মোড়লের ছেলে শওকত আলী আরও বলেন এই আম তালা বাজার খুলনাসহ বিভিন্নস্থানে নিয়ে বিক্রি করি। প্রশাসনের কেউ বাঁধা দেয়নি।মঙ্গলবার ১১ মে তালা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের শুকদেবপুর গ্রামের মনিরুদ্দীন বিশ্বাসের আমবাগানের গাছ থেকে আম ভাঙছেন শ্রমিকরা। গাছ থেকে পেড়ে আমগুলো নিচে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। সেখানেই ব্রাইট১৫ নামের বিষ পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করছেন আম ব্যবসায়ী শওকত আলী। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান সব আম ব্যবসায়ীরা এখন গাছ থেকে আম ভাঙছেন। গাছতলায় আমে বিষ স্প্রে করে বাজারজাত করা হচ্ছে। বিষ স্প্রে করলেই পরদিন পেকে যায় আম। আমে বিষ দিয়ে পাকালে সেটি ক্ষতিকর সবাই জানে তবে একাজে কেউ বাঁধা দেয় না। প্রশাসনের কর্মকর্তারা বা কৃষি বিভাগের কর্মকর্তাদেরও কোন পদক্ষেপ নিতে দেখি না।সাতক্ষীরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো নুরুল ইসলাম জানান কোনভাবেই আমে রাসায়নিক দ্রব্য কেমিক্যাল বা বিষ প্রয়োগ করা যাবে না। জেলার সকল আম ব্যবসায়ীদের এ ব্যাপারে সতর্ক করা হয়েছে। গত ২৭ এপ্রিল জেলা নিরাপদ আম বাজারজাতকরণ ব্যবস্থাপনা কমিটির মিটিং করা হয়েছে। সেখানে দিনক্ষণ নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। কোন আম কোন তারিখ থেকে ব্যবসায়ীরা ভাঙতে পারবেন। কেউ আমে ক্যামিকেল বা রাসায়নিক দ্রব্য প্রয়োগের খবর পেলেই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।তালা উপজেলা কৃষি অফিসার হাজিরা খাতুন বলেন বিষয়টি আমাদের জানা ছিল না। তবে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তাকে বিষয়টি জরুরিভাবে দেখার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1343.csv b/Bangla_fin_news_articles/1343.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7ceb1d65fbf989c9ed8856b4e2877766b148bd39 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1343.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1343,ঈদের আগে বড় উত্থান,2021-05-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সূচকের বড় উত্থানে শেষ হয়েছে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস গতকাল মঙ্গলবারের লেনদেন। গতকালের উত্থান নিয়ে টানা পাঁচ কার্যদিবস উত্থান হয়েছে শেয়ারবাজারে। বেড়েছে সব সূচক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স সাড়ে তিন মাস পর ৫ হাজার ৭০০ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। গতকাল সূচকের সঙ্গে বেড়েছে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর।ডিএসইর তথ্যমতে গতকাল মঙ্গলবার বাজারের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের কার্যদিবসের তুলনায় ৭৮ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৭২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস সূচক ১০ দশমিক ৪১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৭১ পয়েন্টে এবং বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস৩০ সূচক ২৮ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৯৪ পয়েন্টে।লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২১৮টির কমেছে ৭১টির অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৩টির। মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪০৩ কোটি ৩৫ লাখ ৭ হাজার টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৩৫২ কোটি ৩ লাখ ৯৩ হাজার টাকা। অর্থাত্ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন বেড়েছে। ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড। এরপর সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ার তারপর ন্যাশনাল ফিড মিলস ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো রবি আজিয়াটা স্কয়ার ফার্মা বেক্সিমকো ফার্মা পাইওনিয়ার ইনসিওরেন্স লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স এবং সিটি ব্যাংক লিমিটেড।দেশের অন্য পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৩৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৫৬৬ পয়েন্টে। লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৬টির কমেছে ৬৫টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টির। লেনদেন হয়েছে মোট ৫৩ কোটি ৬২ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬৬ কোটি ৩৬ লাখ ৯২ হাজার টাকা।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1344.csv b/Bangla_fin_news_articles/1344.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4e36ea53ffba47e8d2294bc2ef70fda065106f01 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1344.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1344,মালদ্বীপে পণ্য রপ্তানি শুরু করল ওয়ালটন,2021-05-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশে তৈরি উন্নতমানের এয়ার কন্ডিশনার এসি রপ্তানির মাধ্যমে মালদ্বীপে ব্যবসায়িক কার্যক্রমের সূচনা করল ওয়ালটন। নিজস্ব ব্র্যান্ড নামেই এসি রপ্তানি করছে তারা। ধাপে ধাপে রেফ্রিজারেটর টেলিভিশন ওয়াশিং মেশিন হোম অ্যাপ্লায়েন্স ইত্যাদি পণ্য পাঠাবে ওয়ালটন। করোনা মহামারির মধ্যেও বাংলাদেশে তৈরি ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য রপ্তানিতে ব্যাপক সাফল্য দেখিয়ে যাচ্ছে ওয়ালটন।আজ মঙ্গলবার ১১ মে মালদ্বীপের অন্যতম শীর্ষ প্রতিষ্ঠান রানফাউন প্রাইভেট লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি করেছে ওয়ালটন। ওই চুক্তির ফলে দেশটিতে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের সব ধরনের পণ্য বিক্রি ও সার্ভিস দিতে পারবে রানফাউন। ওয়ালটনের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন আন্তর্জাতিক বিপণন বিভাগের আইবিইউ প্রেসিডেন্ট এডওয়ার্ড কিম। রানফাউন প্রাইভেট লিমিটেডের পক্ষে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির স্বত্ত্বাধিকারী মোহাম্মদ ফাতিহ এবং মোহাম্মদ সাফিউ।চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল মাধ্যমে যুক্ত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মালদ্বীপের হাই কমিশনার শিরুজিমাথ সামির ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম নিশাত তাসনিম শুচি ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর হুমায়ূন কবীর নির্বাহী পরিচালক এস এম জাহিদ হাসান এবং ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আব্দুর রউফ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ফার্স্ট সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর এস.এম. তাসনিফ নাফি।এস এম মাহবুবুল আলম বলেন মালদ্বীপ একটি ছোটো দেশ হলেও এর মাথাপিছু আয় অনেক বেশি। সারা বিশ্বের পর্যটকদের কাছে মালদ্বীপ অন্যতম আকর্ষণ। দেশটিতে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের ব্যবসা শুরু করতে পেরে আমরা আনন্দিত। বাংলাদেশে সব পণ্যের মার্কেট শেয়ারে ওয়ালটন যেমন শীর্ষে তেমনিভাবে মালদ্বীপেও ওয়ালটন সবার পছন্দের ব্র্যান্ড হয়ে উঠবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।এডওয়ার্ড কিম জানান বিশ্ববাজারে প্রতিনিয়ত বাড়ছে ওয়ালটন পণ্যের রপ্তানি। করোনার মধ্যেও চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে ২০২০ সালের মোট রপ্তানির পরিমাণ ছাড়িয়েছে ওয়ালটন। এরই প্রেক্ষিতে ২০২৪ সালের জুন মাসের মধ্যে ১০০০ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানির টার্গেট নিয়েছে ওয়ালটনের আন্তর্জাতিক বিপণন বিভাগ। লক্ষ্য অর্জনে ব্যাপক পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে আইবিইউর সদস্যরা।ভার্চুয়াল ওই অনুষ্ঠানে রানফাউন প্রাইভেট লিমিটেডের স্বত্ত্বাধিকারী মোহাম্মদ ফাতিহ জানান ইতোমধ্যেই তারা বাংলাদেশ থেকে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের এসি আমদানি করেছেন। খুব শিগগিরই রেফ্রিজারেটর টেলিভিশন ওয়াশিং মেশিন হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্য নেবেন তারা। বাংলাদেশে তৈরি আন্তর্জাতিক মানের পণ্য ও তাদের আন্তরিক সেবায় মালদ্বীপের ক্রেতাদের কাছে ওয়ালটন ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাবে বলে তিনি আশাপ্রকাশ করেন।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1345.csv b/Bangla_fin_news_articles/1345.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e506811a0e210eadc0425a4fa3f0dfae961bfda3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1345.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1345,বাজারে এলো নতুন ব্র্যান্ড ‘শেইক’,2021-05-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মিল্কশেকের স্বাদ সবার কাছে পৌঁছে দিতে আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড বাজারে এনেছে নতুন ব্র্যান্ডশেইক। ক্ষীর ভ্যানিলা এবং চকোলেট এই ৩টি ভিন্ন ফ্লেভারে শেইক পাওয়া যাচ্ছে বাজারে। আকিজ ডেইরি এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য জানান।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় পুষ্টিগুণে ভরপুর শেইক তৃষ্ণা মেটাতে ছোটবড় সবার পছন্দের ড্রিংক হিসেবে স্থান করে নিবে। বর্তমানে ফার্ম ফ্রেশ ফ্লেভারড মিল্ক দেশের সর্বত্র খুচরা দোকান ও সুপারশপে পাওয়া যাচ্ছে। ইতোমধ্যে ক্রিমি টেক্সচারের শেইক ক্ষীর মিল্কশেক ভ্যানিলা ফ্লেভারের শেইক ভ্যানিলা মিল্কশেক আর অভাবনীয় স্বাদের শেইক চকোলেট মিল্কশেক ভোক্তাদের মাঝে জনপ্রিয়তা পেয়েছে।খুব শীঘ্রই শেইক প্রডাক্ট ক্যাটাগরিতে বাটারস্কচ কুলফি ম্যাংগোসহ আরো অনেক ফ্লেভার যুক্ত হচ্ছে বলে জানান আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড।ফার্ম ফ্রেশ ফ্লেভারড মিল্ক দেশের সর্বত্র খুচরা দোকান ও সুপারশপে পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া ০৮০০০০১৬৬০৯ নম্বরে কল করে ক্রেতারা হোম ডেলিভারি পেতে পারেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1346.csv b/Bangla_fin_news_articles/1346.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20e7a447f469f449f6f18597ec16644877342c12 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1346.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1346,ইভ্যালির মিডিয়া স্ট্র্যাটেজি এবং বায়িং’এর কাজ করছে বেক্সিমকো ৩৬০,2021-05-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের অন্যতম শীর্ষ ইকমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালি ডট কম ডট বিডির সবধরনের মিডিয়া স্ট্র্যাটেজি এবং বায়িং এর কাজ করছে বেক্সিমকো ৩৬০ লিমিটেড। ডিজিটাল টেলিভিশন রেডিও সংবাদপত্র এবং অনলাইন নিউজ পোর্টালে ইভ্যালির বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত সব বিষয়ে সেবা প্রদান করছে সংস্থাটি।এ বিষয়ে ইভ্যালির প্রধান বিপণন কর্মকর্তা আরিফ আর হোসেন বলেন ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে দেশিয় ইকমার্স মার্কেটপ্লেস হিসেবে যাত্রা শুরুর পর থেকে দেশের সাধারণ গ্রাহক ও ভোক্তা শ্রেণীর সাধ এবং সাধ্যের মধ্যে মেলবন্ধন তৈরি করে যাচ্ছে ইভ্যালি। ইভ্যালির ৪০ লক্ষের বেশি গ্রাহকদের প্রতিনিয়ত আকর্ষণীয় অফারে দারুন সব পণ্য দিতে কাজ করে যাচ্ছি আমরা। এসব অফারের তথ্য সবস্তরের জনগণের কাছে পৌছে দিতে আমাদের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছে বেক্সিমকো ৩৬০ লিমিটেড। আশা করছি বেক্সিমকো ৩৬০ লিমিটেডের মিডিয়া স্ট্র্যাটেজির মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই আমাদের প্রত্যাশিত গ্রাহকদের কাছে পৌছাতে পারবো।গত বছরের নভেম্বর থেকে ইভ্যালির মিডিয়া বায়িং শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। এছাড়া বর্তমানে বেক্সিমকো ৩৬০ লিমিটেডের মাধ্যমে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশন বেক্সিমকো এলপিজি এবং বেক্সিমকো কমিউনিকেশনআকাশ ডিটিএইচ নিজেদের মিডিয়া বায়িং করছে।বেক্সিমকো ৩৬০ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা সিইও শাবাব করিম চৌধুরী বলেন ইভ্যালির সঙ্গে যুক্ত হবার পর থেকে আমরা ব্র্যান্ডিং নিয়ে নতুনভাবে কাজ করার চেষ্টা করে আসছি। তারই ধারাবাহিকতায় রমজানে আমরা ইফুড এবং আকাশ ডিটিএইচকে একসাথে নিয়ে ইইফতার নামে একটি শো অনএয়ার করছি যা ইতিমধ্যে কয়েকটি টিভি চ্যানেল এবং অনলাইন প্লাটফরমে বেশ সাড়া ফেলেছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের আরো নতুন নতুন চমক নিয়ে আসার জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করছে বেক্সিমকো ৩৬০ লিমিটেড।বেক্সিমকো ৩৬০ লিমিটেড বেক্সিমকো গ্রুপের একটি মিডিয়া বায়িং সংস্থা। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে বেক্সিমকো গ্রুপের মিডিয়া সংক্রান্ত কার্যক্রম সঠিকভাবে বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত এ সংস্থাটি কাজ শুরু করে। যাত্রার শুরু থেকেই তারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড কমিউনিকেশন এবং মিডিয়া বিষয়ক সেবা সরবরাহের মাধ্যমে এ শিল্পে নিজেদের দৃঢ় অবস্থান তৈরি করেছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1347.csv b/Bangla_fin_news_articles/1347.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d828885c4b5ccf33bd9b2db205af67e84a5a26e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1347.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1347,‘স্বপ্ন’ এখন নতুন বাজারে,2021-05-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীরভাটারা থানার নতুন বাজারে দেশের সেরা রিটেইল চেইন শপ স্বপ্নর নতুন আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। আজ সোমবার ১০ মে সকাল ১১টায় নতুন বাজারের ১০০ ফিট রাস্তায় কাঁচাবাজার সংলগ্ননতুন এ আউটলেটের উদ্বোধন করা হয়।নতুন শোরুম উদ্বোধন উপলক্ষে কাস্টমারদের জন্য রয়েছে মাসব্যাপী আকর্ষণীয় সব অফার। বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি।স্বপ্ন এর রিটেইল এক্সপ্যানশন বিভাগের পরিচালক সামসুদ্দোহা শিমুল বলেন আমরা আশা করছিস্বাস্থ্যসম্মত এবং নিরাপদ পরিবেশে বাজার করার জন্য এই এলাকার সকলে স্বপ্নতে নিয়মিত বাজার করবেন। স্থানীয়দের চাহিদার কথা মাথায় রেখে পণ্য রাখা হয়েছে আমাদের আউটেলেটে। আমরা তাদের কাছ থেকে পরামর্শ এবং মূল্যায়নও আশা করব। গ্রাহকের চাহিদা ও সন্তুষ্টিকে সবসময় অগ্রাধিকার দেয় স্বপ্ন। এছাড়া এখানে গ্রাহকদের জন্য রয়েছে বিশেষ হোম ডেলিভারি সেবা। গ্রহকরা ০১৮৪৭২৬৫৩৩৯ নম্বরে যোগাযোগ করে হোম ডেলিভারি সেবা নিতে পারবেন।এ সময়উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেনক্যাপস ফ্যাশন লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও টাংগাইল সদরের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা আক্তারক্যাপস ফ্যাশন লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার মো. কামরুজ্জামানস্বপ্ন ফ্র্যাঞ্চাইজির হেড অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট মোহাম্মদ রাজীবুল হাসান রুবেল আহমেদ বিজনেস পার্টনার নজরুল ইসলাম ঢালী ওশহীদুল আমিন খন্দকার।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1348.csv b/Bangla_fin_news_articles/1348.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e418753234e60dc8a6c6642b9b4386fe9e43bb46 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1348.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1348,বাড়লো স্বর্ণের দাম,2021-05-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত দুই মাস দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম স্থির ছিল। ঈদের আগে স্বর্ণের দাম বাড়লো। প্রতি ভরিতে দুই হাজার ৩৩৩ টাকা করে বেড়েছে। এতে ২২ ক্যারেটের ভরি প্রতি সর্বোচ্চ দাম দাঁড়িয়েছে ৭১ হাজার ৪৪২ টাকা। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে রূপার দাম। আজ সোমবার দুপুর থেকে নতুন দামে বিক্রি শুরু হয়েছে অলংকার তৈরির এ ধাতু। বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতির বাজুস প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।বাজুস নির্ধারিত নতুন মূল্য তালিকায় দেখা গেছে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৭১ হাজার ৪৪২ টাকা। নতুন দামের বিক্রি শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত এ মানের স্বর্ণের দাম ভরিপ্রতি ৬৯ হাজার ১০৯ টাকা ছিল। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ধরা হয়েছে ৬৮ হাজার ২৯৩ টাকা। আগে ছিল ৬৫ হাজার ৯৬০ টাকা করে।একইভাবে ১৮ ক্যারেটের ভরির দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৯ হাজার ৫৪৫ টাকায়। আগে এ মানের স্বর্ণের ভরিপ্রতি দাম ছিল ৫৭ হাজার ২১২ টাকা। সনাতন পদ্ধতিতে স্বর্ণ প্রতি ভরির দাম দাম ছিল ৪৬ হাজার ৮৮৯ টাকা। নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৯ হাজার ২২২ টাকা। এদিকে রূপার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। হলমার্ককৃত ২২ ক্যাডমিয়ামের প্রতি ভরি রুপার বিক্রয়মূল্য এক হাজার ৫১৬ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যাডমিয়ামের রূপা এক হাজার ৪৩৫ টাকা এবং ১৮ ক্যাডমিয়ামের রূপা এক হাজার ২২৫ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। আর সনাতন পদ্ধতির রুপার প্রতি ভরির বাজারদর ৯৩৩ টাকা। বাজুসের সভাপতি এনামুল হক খান ও সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় করোনার কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকট ও নানা জটিল সমীকরণের কারণে বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েছে। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ থাকা ও আমদানি পর্যায়ে শুল্ক জটিলতার উপকরণ কর রেয়াত কারণে দেশীয় গোল্ড ডিলাররা চাহিদার বিপরীতে স্বর্ণবার আমদানি করতে না পারার কারণে দেশীয় বুলিয়নপোদ্দার মার্কেটে স্বর্ণের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে।তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এনে বাজুস সোমবার ১০ মে দুপুর ১টা থেকে দেশের বাজারে স্বর্ণ ও রৌপ্যের নতুন মূল্য নির্ধারণ করেছে।ইত্তেফাককেকেএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1349.csv b/Bangla_fin_news_articles/1349.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..99137a13632ccccc028a6753c3af0598a8865c57 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1349.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1349,আপাতত নতুন প্রণোদনা পাচ্ছে না পোশাক খাত,2021-05-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের বেতনভাতা প্রদানের লক্ষ্যে তিন মাসের জন্য গতবারের মতো প্রণোদনার আওতায় নামমাত্র সুদে ঋণ চাইলেও আপাতত ঐ ঋণ পাচ্ছে না এ খাত। এরই মধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে সরকারের অপারগতার কথা পোশাক খাতের নেতাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে ঈদের আগে নিজেদের তহবিল কিংবা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েই শ্রমিকের বেতনভাতা পরিশোধ করতে হবে।গত প্রায় দুই সপ্তাহ আগে পোশাক ও বস্ত্র খাতের তিন সংগঠন বিজিএমইএ বিকেএমইএ ও বিটিএমএ অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের কাছে চিঠি দিয়ে তিন মাসের জন্য প্রণোদনার আকারে ঋণ দেওয়ার অনুরোধ জানান। এতে টাকার পরিমাণ উল্লেখ না থাকলেও এ খাতের নেতারা জানিয়েছেন এজন্য প্রয়োজন হতো প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা। ঐ চিঠিতে তারা জানান করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে অনেক ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তা আর্থিক সংকটে রয়েছে। অনেক জায়গায় ক্রয়াদেশ বাতিল স্থগিত কিংবা ডিসকাউন্ট দিতে হয়েছে। রপ্তানির অর্থ দেরিতে আসছে। ফলে ঐসব উদ্যোক্তার পক্ষে শ্রমিকের বেতনভাতা দেওয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে গতবারের মতো ঋণ দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়।সূত্র জানিয়েছে ইস্যুটি নিয়ে অর্থসচিব প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত্ করেছেন। বর্তমানে লকডাউন পরিস্থিতিসহ অর্থনৈতিক গতি কমে যাওয়ায় দেশের অতি দরিদ্রদের সহায়তা দেওয়ার জন্য সরকারকে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে। অন্যদিকে রাজস্ব আদায়ও কমে গেছে। সার্বিকভাবে এ পরিস্থিতিতে এ খাতকে সরকার নতুন করে কোনো সহায়তা দিতে পারছে না বলে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে নির্দেশনা পেয়েছে মন্ত্রণালয়। গত সপ্তাহে পোশাক খাতের শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইস্যুটি নিয়ে বৈঠক করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও অর্থসচিব। সভায় তারা সরকারের অবস্থান পোশাক শিল্প মালিকদের জানিয়ে দেন। বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম ইত্তেফাককে বলেন আপাতত সরকার আমাদের প্রণোদনার সহায়তা দিতে পারছে না। তবে অন্তত ঈদের আগে শ্রমিকদের বেতনভাতা পরিশোধের জন্য ব্যাংকগুলো যাতে উদ্যোক্তাদের সহায়তা করে সে বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছি। তা হলে এই সময়ে কোনো ধরনের শ্রম অসন্তোষ হবে না।তিনি বলেন বর্তমানে বহু ছোট ও মাঝারি কারখানা রয়েছে যাদের পক্ষে ঈদের আগে শ্রমিকের বেতন ও ঈদ বোনাস দেওয়া কঠিন হবে। এক্ষেত্রে ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো এগিয়ে এলে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা কিছুটা সহজ হবে।এদিকে ঈদের আগে বেতনবোনাস নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে এ ধরনের প্রায় ৩০০ পোশাক কারখানার তালিকা করেছে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা। এসব কারখানা শেষ পর্যন্ত বেতনবোনাস নিয়ে কোনো ধরনের সংকট থেকে তা শ্রম অসন্তোষে রূপ নেওয়া কিনা তাতে তীক্ষ নজর রাখছে মালিকপক্ষ ও শিল্পাঞ্চল পুলিশ।বিজিএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি এস এম মান্নান কচি ইত্তেফাককে বলেন যে কোনো উপায়ে শ্রমিকের বেতনভাতা পরিশোধ করতে হবে। এ লক্ষ্যে আমাদের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে কারখানা মালিকদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি আমরা তদারক করছি।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1350.csv b/Bangla_fin_news_articles/1350.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2c1e435101dfe67254d8697acc67712a16610d21 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1350.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1350,এফবিসিসিআইয়ের ২৩তম সভাপতি জসিম,2021-05-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রির এফবিসিসিআই ২৩তম সভাপতি হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন বেঙ্গল গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন। তিনি ২০২১২৩ মেয়াদে এফবিসিসিআইয়ের নেতৃত্ব দেবেন।তার সঙ্গে সিনিয়র সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন সংগঠনটির সাবেক সহসভাপতি শিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ বিসিআই ও রংপুর চেম্বারের সাবেক সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু। এছাড়াও সংগঠনটির অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বার গ্রুপ থেকে তিনজন করে মোট ছয়জন সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।রবিবার ৯ মে মতিঝিলের ফেডারেশন ভবনে নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণা করে এই তথ্য জানিয়েছেন এফবিসিসিআই নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আলী আশরাফ।ঘোষিত ফলাফল মোতাবেক অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপের তিন সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি এম এ মোমেন এক্সিম ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও বারভিডার সাবেক সভাপতি হাবিব উল্লাহ ডন ও মুদ্রণশিল্পের শীর্ষ উদ্যোক্তা আমিন হেলালী।চেম্বার গ্রুপের তিন সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ময়মনসিংহ চেম্বারের সভাপতি ও সড়ক পরিবহন সমিতির সহসভাপতি এবং রয়েল টিউলিপ হোটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমিনুল হক শামিম মিনিস্টার হাইটেক পার্ক লিমিটেডের চেয়ারম্যান এম এ রাজ্জাক খান রাজ ও পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠান লাবিব গ্রুপের চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন আলমগীর। এফবিসিসিআইর ২৩তম সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন মাত্র ১৮ বছর বয়সে ব্যবসায় হাতেখড়ি নিয়ে খ্যাতনামা শিল্পদ্যোক্তায় পরিণত হয়েছেন। দেশের এ শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতা বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড ও দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান। তিনি প্লাস্টিক পণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে শিল্পাঙ্গনে যাত্রা শুরু করে ব্যবসা ছড়িয়েছেন গণমাধ্যম ব্যাংক বিমা হোটেল আবাসন সিমেন্ট ইলেকট্র্রনিকস কেমিক্যাল খাদ্য প্রস্তুতকরণ ট্রেডিং তৈরি পোশাক ও পশু খাদ্য প্রক্রিয়াকরণসহ বহু খাতে।বাংলাদেশ প্লাস্টিক গুডস ম্যানুফেকচার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিপিজিএমইএ সাবেক সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন অর্থনীতিতে অবদান রেখে একাধিকবার সরকারের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ব্যক্তিত্ব সিআইপি সম্মাননা পেয়েছেন। জাতীয় রফতানি ট্রফিও জিতেছেন একাধিকবার। প্রায় ৩০ হাজার লোকের কর্মসংস্থান তৈরির মাধ্যমে অর্থনীতিকে সমৃদ্ধকরণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখে চলেছেন ৫৬ বছর বয়সী এই উদ্যোক্তা। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামী প্রজন্মকে সমৃদ্ধ স্বনির্ভর বাংলাদেশ উপহার দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ।এ প্রসঙ্গে মো. জসিম উদ্দিন বলেন সরকারের লক্ষ্য অর্জনে এফবিসিসিআইর মাধ্যমে ব্যবসায়ীদের যুক্ত করে কাজ করতে চাই। ছোট বড় সব ব্যবসায়ীর ঐক্য সুদৃঢ় করতে চাই। ব্যবসা বাণিজ্য ও অর্থনীতি বিকাশ এবং সুরক্ষার ক্ষেত্রে নীতিমালা প্রণয়নে বেসরকারি খাতের অংশীজনদের নিয়ে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। দেশের অর্থনীতিকে টেকসই ও শক্তিশালী করার এই যাত্রা আরও বেগবান করতে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই।এফবিসিসিআইর নবনির্বাচিত সভাপতি বলেন বাংলাদেশের স্থপতি আমাদের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ ভিশন ২০৪১ ও একবিংশ শতাব্দীর বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান বাস্তবায়নে বলিষ্ঠ ভূমিকায় এগিয়ে যাচ্ছে দেশ ও মানুষ। নতুন নতুন সম্ভাবনায় প্রতিনিয়ত সাড়া দিয়ে এক নির্ভয় দূরদর্শী নেতৃত্ব সমৃদ্ধ করে চলেছে আমাদের অর্থনীতি। এক্ষেত্রে সাফল্যের নতুন দিগন্ত উন্মোচনেই আগামী দিনে মনোযোগ দিতে চাই।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1351.csv b/Bangla_fin_news_articles/1351.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..33d84fb6a22a7ac25726fcef348a463f3ecf459c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1351.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1351,গরবিনী মা সম্মাননা পাচ্ছেন ১০ মা,2021-05-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সাবেক আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতাল অষ্টমবারের মতো আয়োজন করছে বিশেষ সম্মাননা পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান গরবিনী মা। আজ রোববার সংবাদ সম্মেলনেরমাধ্যমে ১০ জন গরবিনী মায়ের নাম ঘোষণা করেছে হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্ত্তী।তাঁরা হলেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের যুগ্মসচিব প্রশাসন১ বিকাশ কুমার সাহার মা লতিকা সাহা র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রশাসন ডিআইজি ইমতিয়াজ আহমেদের মা মনোয়ারা তৈয়ব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জন নিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব পুলিশ১ ধনঞ্জয় কুমার দাসের মা কাজল রানী দাস ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতালের চীফ কার্ডিয়াক সার্জন ডা. লুৎফর রাহমানের মা বেগম লুৎফুন্নেসা সাবেক জাতীয় দলের ক্রিকেটার ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার আতাহার আলী খানের মা সেলিমা সালামত খানসাংবাদিক নাট্যকার নির্মাতা ও ঔপন্যাসিক রেজানুর রহমানের মা মিসেস রহিমা নুর স্বনামধন্য সুরকার সঙ্গীতশিল্পি ও সঙ্গীত পরিচালক হাবিব ওয়াহিদের মা রোখসানা ওয়াহিদ আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন মডেল অভিনেত্রী ও প্রযোজক জয়া আহসানের মা রেহানা মাসউদ চলচ্চিত্র অভিনেতা ও মডেল সিয়াম আহমেদের মা মাহমুদা বেগম এবং এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর ফর ওমেনের শিক্ষার্থী অদম্য মেধাবী প্রিয়াঙ্কা গোয়ালার মা রিতা গোয়ালা।সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন হাসপাতালের পরিচালক হিরন্ময় পাল শৌর্য্য সহকারী পরিচালক ডা. কাজী রফিকুল ইসলাম সিএমও ডা. রিয়াদ নাসের চৌধুরী এজিএম একেএম সাহেদ হোসেন এবং ফ্যাক্টর থ্রি সলিউশনের সিইও মোঃ সাহেদ হোসেন প্রমুখ। এই আয়োজনের ইভেন্ট পার্টনার ফ্যাক্টর থ্রি সলিউশন। বিজ্ঞপ্তিইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1352.csv b/Bangla_fin_news_articles/1352.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..772c88297f3e3b6b49ac929f7a26f46d7b3d272b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1352.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1352,ভুয়া রপ্তানি দেখিয়ে নগদ সহায়তা তুলে নিচ্ছে একটি চক্র,2021-05-09,রিয়াদ হোসেন,রপ্তানিতে সক্ষমতা বাড়াতে সরকার বেশকিছু পণ্যে নগদ সহায়তা বা ক্যাশ ইনসেনটিভ দিয়ে আসছে। এজন্য প্রতি বছর বাজেটে বিপুল অঙ্কের বরাদ্দ রাখা হয়। এই নগদ সহায়তা ১ শতাংশ থেকে শুরু করে ২০ শতাংশ পর্যন্ত। তবে নগদ সহায়তা পেতে অনেকেই প্রতারণার আশ্রয় নিচ্ছেন।পণ্য রপ্তানি না করে রপ্তানি দেখিয়ে নগদ সহায়তার টাকা উঠিয়ে নিচ্ছেন। আবার কম হারের কিংবা নগদ সহায়তার আওতা বহির্ভূত পণ্য রপ্তানি করে বেশি হারের পণ্য দেখাচ্ছেন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে একই পণ্য কম রপ্তানি করে বেশি দেখিয়েও কারসাজির মাধ্যমে নগদ সহায়তার অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে কেউ কেউ।জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর শুল্ক বিভাগের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে রপ্তানির ক্ষেত্রে সম্প্রতি এ ধরনের বেশকিছু কারসাজি ধরা পড়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজে। এর বাইরে ঢাকা কাস্টমস হাউজসহ অন্যান্য কাস্টমস হাউজেও এ ধরনের কারসাজি ধরা পড়ে। এর পর নড়েচড়ে বসেছে সংশ্লিষ্ট বিভাগ। এ ধরনের কারসাজি রোধ করতে পণ্য চালান পরীক্ষায় আরো সতর্ক হতে কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজ। বিশেষত বাড়তি নগদ সহায়তার সম্পৃক্ততা রয়েছে এমন পণ্য চালান এবং অপেক্ষাকৃত ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য চালান কায়িক পরীক্ষার মাধ্যমে সঠিকতা যাচাইয়ের নির্দেশনা দিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে বন্দরের বাইরে অফডকে পণ্য চালানের সংখ্যা ও অফডক কর্তৃপক্ষের কাছে রক্ষিত তথ্য যাচাই করার নির্দেশনাও দেওয়া হয়। চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ সূত্র জানিয়েছে সম্প্রতি এ ধরনের বেশকিছু জালিয়াতি ধরা পড়ার পর সতর্ক হয় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজের কমিশনার মো. ফখরুল আলম ইত্তেফাককে বলেন গত বেশ কিছু দিন ধরে নগদ সহায়তা পাওয়ার জন্য কিছু রপ্তানি পণ্যে অনিয়মের চিত্র পাওয়া গেছে।বর্তমানে ৩৭টি শ্রেণির ৪৭ ধরনের পণ্য বিভিন্ন হারে প্রণোদনা পায়। এর মধ্যে কয়েকটি পণ্য ২০ শতাংশ কিছু পণ্য ১৫ শতাংশ ও ১০ শতাংশ হারে প্রণোদনা পায়। আবার কিছু পণ্য ১ থেকে ৯ শতাংশ হারে প্রণোদনা পায়।চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের বাজেটে রপ্তানি খাতে প্রণোদনা প্রদানের লক্ষ্যে বরাদ্দ রয়েছে ৭ হাজার ৩২৫ কোটি টাকা। আর ২০১৯২০ অর্থবছরে ৩৭ ধরনের পণ্য রপ্তানির জন্য নগদ সহায়তা হিসেবে বরাদ্দ ছিল ৬ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে রপ্তানির ক্ষেত্রে নগদ সহায়তা বেশি হারে পায় খাদ্য ও সবজিজাতীয় পণ্য রপ্তানিতে। এসব পণ্যে নগদ সহায়তা ১০ থেকে ২০ শতাংশ। জালিয়াত চক্র রপ্তানির এ অর্থ হাতিয়ে নিতে অন্য পণ্য রপ্তানি করে এসব পণ্য হিসেবে দেখাচ্ছে।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন সবজি খাদ্যদ্রব্য ও মশলাজাতীয় পণ্য রপ্তানিতে সর্বোচ্চ নগদ সহায়তা দেয় সরকার। দেখা গেল অন্য পণ্য যে পণ্য সহায়তার তালিকায় নেই কিংবা ইনসেনটিভের হার সামান্য রপ্তানি করে আলোচ্য পণ্য হিসেবে দেখিয়ে দিচ্ছে। মুড়িতে নগদ সহায়তা রয়েছে। কিন্তু কন্টেইনারে হয়তো অর্ধেক মুড়ি আর অর্ধেক অন্য পণ্য। কিন্তু ঘোষণা দিচ্ছে মুড়ি। এছাড়া দেখা গেল তিন মেট্রিকটন পণ্য পাঁচ টন হিসেবে ঘোষণা দিচ্ছে। অথচ এমন সময়ে এসে বিল অব এক্সপোর্ট দাখিল করে তখন তা পরীক্ষা করতে গেলে এসব রপ্তানিকারকরা পণ্য আটকে দিচ্ছে বা দেরি করছে বলে শুল্ক বিভাগের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে। অন্যদিকে আইন অনুযায়ী আমরা শুল্ক কর্মকর্তারা ২ শতাংশের বেশি পণ্য পরীক্ষা করতে পারি না। তিনি বলেন একই ঘটনা এর আগে ঢাকা কাস্টমস হাউজেও ধরা পড়েছে। চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজ কর্তৃপক্ষের আদেশে বলা হয় সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে কিছু অসাধু রপ্তানিকারক বেশকিছু অসত্ পন্থা ব্যবহার করছে নগদ সহায়তার জন্য। এর মধ্যে রয়েছে ভুয়া রপ্তানি দলিল তৈরির মাধ্যমে রপ্তানি দেখাচ্ছে। আবার রপ্তানি দলিলে প্রকৃত ঘোষণার চেয়ে কম পণ্য বা ঘোষণাবহির্ভূত পণ্য দেখায় এবং যে পণ্যের বিপরীতে প্রণোদনার পরিমাণ বেশি সে পণ্যের পরিমাণ বেশি দেখায় এবং যে পণ্যে প্রণোদনা কম ঐ পণ্য প্রকৃত পণ্যের চেয়ে কমিয়ে দেখায়।এ ধরনের অনিয়ম দ্রুত বন্ধ করার পরামর্শ দিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা। সামষ্টিক অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ইত্তেফাককে বলেন দ্রুত প্রকৃত অপরাধীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে না পারলে পুরো প্রণোদনা ব্যবস্থা প্রশ্নের মুখে পড়বে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সক্ষমতা বাড়ানোর পরামর্শ দেন তিনি।দেশের অন্যতম রপ্তানিকারক ফতুল্লা গ্রুপের প্রধান ও পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর পরিচালক ফজলে শামীম এহসান ইত্তেফাককে বলেন এ ধরনের অসাধু ব্যবসায়ীরা অবশ্যই নজরদারির আওতায় আসুক। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থাকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে খেয়াল রাখতে হবে এ জন্য সাধারণ রপ্তানিকারকরা যাতে আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় না পড়েন।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1353.csv b/Bangla_fin_news_articles/1353.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5f5c235e695d6127bb2db39e2fda259cf2774ede --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1353.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1353,বিকাশে ঈদ সালামি পাঠিয়ে দিন প্রিয়জনকে,2021-05-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আর মাত্র কয়েকদিন পরই মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। প্রতিবছর বাংলাদেশসহ পুরো বিশ্বে এই দিনটি অত্যন্ত মর্যাদার সহিত পালিত হয়। আর তাতে যেন আনন্দের অন্যরকম মাত্রা যোগ করে ঈদ সালামি।পরিবার আত্মীয়স্বজন ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা একে অপরকে ঈদ সালামি দিয়ে আনন্দ ভাগাভাগি করে নেয়। বিশেষ করে বড়রা ছোটদেরকে এটা দিয়ে থাকে। সাধারণত সামনাসামনি দেখা করে সালামি নেওয়া হয়। কিন্তু এ বছর মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে পরিবারের সবার সাথে হয়তো অনেকের দেখা হবে না। ফলে কারো কারো ভাগ্যে সালামি নাও জুটতে পারে। .. .. .. .. .. এ সমস্যারই যেন সমাধান করে দিলো জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান বিকাশ। তারা ঈদ সালামি নামে একটি অপশন চালু করেছে। যেটির মধ্য দিয়ে এখন থেকে সহজেই প্রিয়জনের কাছে সালামি পৌঁছে দেওয়া যাবে। বিকাশ অ্যাপের সেন্ড মানি ফিচারে গেলেই ঈদ সালামি অপশনটি পাওয়া যাবে। এরপর প্রিয়জনের কাছে আপনার ইচ্ছেমতো সালামি পাঠিয়ে দিতে পারবেন। সেন্ড মানির মাধ্যমে এই টাকা পাঠাতে হবে।ইত্তেফাকটিএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1354.csv b/Bangla_fin_news_articles/1354.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0fe9631992e9562c647dbd0b9df1b4f54388c746 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1354.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1354,গেমিং কনটেস্টে অংশ নিয়ে পেতে পারেন ঈদ সালামি,2021-05-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ব্র্যান্ড মোজোর ঈদ আয়োজন মোজো ঈদ সালামি ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। এতে অংশ নিয়ে পেতে পারেন ঈদ সালামি। ৬ মে থেকে শুরু হওয়া ক্যাম্পেইনটি চলবে ১২ মে পর্যন্ত। উৎসবে আনন্দে মোজো প্রতিবারাই বিভিন্ন ক্যাম্পেইন আয়োজন করে। কোভিড১৯ বিবেচনা করে এই ক্যাম্পেইনটি করা হচ্ছে ডিজিটাল মাধ্যমে।মূলত এটি একটি গেমিং কনটেস্ট যা . মাইক্রোসাইটটিতে রয়েছে। গেমিং কনটেস্টের মাধ্যমে প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৪০ জন বিজয়ী পাবেন মোজোর পক্ষ থেকে ৫০০ টাকা করে ঈদ সালামি। মোজো আয়োজিত এইকনটেস্টটিতে অংশ নিতে পারবেন সবাই। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এমনটি জানিয়েছেন আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড।আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের হেড অব ব্র্যান্ড মার্কেটিং মাইদুল ইসলাম বলেন মোজোর প্রতিটি ক্যাম্পেইনই হয় ভোক্তাদের কাছে অনেক আকর্ষণীয় এটিও তার ব্যতিক্রম নয়। ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ডিজিটাল মাধ্যমে ঈদ সালামি নিয়ে ক্যাম্পেইনটি করতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত। অন্যান্য ক্যাম্পেইনগুলোর মতো এ ক্যাম্পেইনটি থেকেও আমরা উল্লেখযোগ্য সাড়া পাবো বলে আশা করছি।প্রতিযোগিতার ফলাফল বিজয়ী ঘোষণা এবং ক্যাম্পেইনের অন্যান্য কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চোখ রাখতে হবে পেজে।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1355.csv b/Bangla_fin_news_articles/1355.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d303ceba77f03bf45d446685a5979c76263a4955 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1355.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1355,এনবিআরের সার্ভার সমস্যা চরম দুর্ভোগের চট্টগ্রাম বন্দরের স্টেকহোল্ডাররা,2021-05-08,চট্টগ্রাম অফিস,দেশের স্থল ও সমুদ্র বন্দর দিয়ে আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম অনলাইনে পরিচালনায় এনবিআরের অটোমেশনে সার্ভার সমস্যা দূর হয়নি। ফলে চট্টগ্রাম বন্দরকে ঘিরে আমদানিরপ্তানি কার্যক্রমে কাঙ্ক্ষিত সুবিধা থেকে দীর্ঘদিন ধরে বঞ্চিত বন্দর ব্যবহারকারী সংস্থাসমূহ।সময়ক্ষেপণ ও সার্ভারের জটিলতা চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবসায়ী ও রাজস্ব আদায়কারী প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজের জন্যও আর্থিক ক্ষতির কারণ বলে সংশ্লিষ্ট সবার অভিমত। সরাসরি যে ক্ষতির কথা বন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ীরা বলছেন সেটি হলো সার্ভার সমস্যা। গত প্রায় এক যুগ ধরে চলছে। এখন এটি আরো প্রকট হয়েছে। ফলে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আমদানিরপ্তানি পণ্যের শুল্কায়নে ও রাজস্ব আদায়ে অনেক সময় লাগছে।অন্যদিকে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজের কমিশনার ফখরুল আলম ইত্তেফাককে বলেন চলতি বছরের আসন্ন জুনজুলাই মাসেই এনবিআরের অটোমেশন প্রক্রিয়ায় সার্ভারের শক্তিবৃদ্ধিতে নতুন যন্ত্রপাতি বসানো হবে।বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরোয়ার্ডারস অ্যাসোসিয়েশনের বাফা চট্টগ্রাম বন্দর বিষয়ক পরিচালক এবং বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক খায়রুল আলম সুজন ইত্তেফাককে বলেন অনেক বছর ধরেই জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর পক্ষ থেকে অটোমেশন তথা সার্ভার সমস্যা সমাধানের আশ্বাস প্রদান করা হচ্ছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে এই আশ্বাসের কোনো বাস্তবায়ন নেই। ফলে চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারকারী সংস্থা সংগঠন বা স্টেকহোল্ডাররা বহুমুখী জটিলতার মুখোমুখি হচ্ছেন। এ কারণে যদি ক্ষতির কথা বলা হয় তার মধ্যে অর্থনৈতিক ক্ষতি তো আছেই সেই সঙ্গে বলা যাবে সার্ভারের জটিলতায় সবার বিস্তর সময় নষ্ট হচ্ছে।এ ব্যাপারে চট্টগ্রাম বন্দর কেন্দ্রিক বাংলাদেশ ক্লিয়ারিং ফরোয়ার্ডিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের জয়েন্ট সেক্রেটারি কাজী মাহমুদ ইমাম বিলু ইত্তেফাককে বলেন সার্ভারের অবস্থা আগের মতোই রয়েছে। ফলে সিএন্ডএফসহ সংশ্লিষ্ট বন্দর ব্যবহারকারীরা যেসব জটিলতার মুখোমুখি হচ্ছেন তা হলো বাফারিং স্লো মুভমেন্ট এবং ঘনঘন শাটডাউন। এসব কারণে দিনের কাজ দিনে সম্পন্ন করা যায় না। কর্মঘণ্টা নষ্ট হয়। বিষয়গুলো এনবিআরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দফায় দফায় অবহিত করা হয়েছে। কাজী বিলু আরো বলেন পরিস্থিতি এমন হয়েছে একটি কমান্ড দিয়ে কম্পিউটারের সামনে বসে থাকতে হয় দীর্ঘ সময়। অথচ দেশের বন্দরসমূহের অটোমেশনের জন্য ইনস্টল করা আসাইকুডা ওয়ার্ল্ড নামের সফটওয়্যারটি একটি বিশ্বমানের এপ্লিকেশন। এনবিআরের কেন্দ্রীয় সার্ভারের দুর্বলতা ও জটিলতার কারণে সরকারি সংস্থা ও বন্দরের স্টেকহোল্ডাররা এই সফটওয়্যারের মাত্র ১০ শতাংশ ব্যবহার করতে পারছেন। বাকি ৯০ শতাংশ সুবিধা থেকে যাচ্ছে অব্যবহূত।বিশেষজ্ঞদের মতে সার্ভার জটিলতার কারণে এই সফটওয়্যারের সবগুলো মডিউল একসঙ্গে ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে না। তিনি বলেন এই সমস্যা সমাধানে এনবিআরের সংশ্লিষ্ট বিভাগকে যে দুইটি পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল তার মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রীয় সার্ভারের শক্তি বৃদ্ধিকরণ বিকল্প হিসেবে একাধিক সার্ভার স্থাপন। শোনা গিয়েছিল সার্ভার উন্নয়নে প্রায় তিনচার বছর আগে এনবিআর ৪০০৫০০ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নিয়েছে। কিন্তু এখনো তার কোনো ইতিবাচক ফলাফল দেখা যাচ্ছে না।সিএন্ডএফ নেতা কাজী মাহমুদ ইমাম বিলু বলেন করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে দেশে লকডাউন ঘোষিত হলেও জরুরি সেবা হিসেবে বন্দর সচল রয়েছে। ফলে কাস্টমস হাউজ কর্তৃপক্ষ এবং সিএন্ডএফসহ সব স্টেকহোল্ডাররাই বন্দরের আমদানিরপ্তানি কার্যক্রমে রাতদিন কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন সার্ভারের ধীরগতির অভিযোগ তো দীর্ঘদিনের। কিন্তু এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ঘনঘন সার্ভার বন্ধ হয়ে যাওয়া বা শাটডাউনের মতো জটিলতা।এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজের কমিশনার ফখরুল আলম ইত্তেফাককে আরো বলেন প্রায় ২৫৩০ কোটি টাকা খরচে সেন্ট্রাল সার্ভারের শক্তিবৃদ্ধিসহ অটোমেশনের উন্নয়নে এই বছরের জুনজুলাই মাসেই নতুন যন্ত্রপাতি বসছে। সার্ভারে বর্তমানে যেসব ইনস্ট্রুমেন্ট রয়েছে সেগুলো প্রায় ১২১৩ বছরের পুরোনো হয়ে গেছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1356.csv b/Bangla_fin_news_articles/1356.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..25a9b8f524368c847643cceb25faf2180e0a4792 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1356.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1356,বিক্রি করতে না পেরে ফুল তুলে ফেলে দিচ্ছেন চাষি,2021-05-08,বিমল সাহা ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি,করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি ও লকডাউনের কারণে পশ্চিমের জেলাগুলোর ফুল বাজার ক্রেতাশূন্য হয়ে পড়েছে। খেতে নষ্ট হচ্ছে ফুল। এদিকে চাষিরা খেত থেকে ফুল তুলে ফেলে দিচ্ছেন। অনেকে ফুলখেত নষ্ট করে অন্য ফসল চাষ করছেন। এতে তাদের লোকসান হচ্ছে। সেইসঙ্গে কয়েক হাজার ফুল শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের যশোর আঞ্চলিক অফিস সূত্রে জানা গেছে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলা পানিসরা গ্রামে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে ফুল চাষ শুরু হয় আশির দশকে। ফুল ভালো লাভ দেখে আশপাশের গ্রামে ফুল চাষ ছড়িয়ে পড়ে। শুরুতে রজনীগন্ধার চাষ হতো। পড়ে গোলাপ গ্লাডিওলাস চন্দ্র মল্লিকা জারবেরা ও গাদা ফুলের চাষ শুরু হয়। আর এর মধ্য দিয়ে ফুল একটি নতুন অর্থকরি ফসলের রূপ পায়। যশোরের গদখালীতে ফুলের পাইকারি বাজার গড়ে ওঠে। পরে ঝিনাইদহ চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলায় বাণিজ্যিকভাবে ফুল চাষ শুরু হয়। ঝিনাইদহের বালিয়াডাঙ্গা ও গান্নাতেও ফুলের পাইকারি বাজার গড়ে ওঠে।কিন্তু গত বছর করোনার কারণে লকডাউন শুরু হলে ফুলের বাজারগুলো ক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। পরে ঘূর্ণিঝড় আম্পানেও ফুল খেতগুলোর ব্যাপক ক্ষতি হয়। ফলে কম দামেও ফুল বিক্রি করতে পারে না চাষি। চাষ কমে যায়। বর্তমানে যশোর জেলায় ৬৩৯ হেক্টরে ঝিনাইদহে ৫৮ হেক্টরে ও চুয়াডাঙ্গা জেলায় ৩০ হেক্টরে ফুল খেত আছে। করোনা সংক্রমণ কমে গেলে জানুয়ারি মাসে ফুলের চাহিদা বাড়তে থাকে। দামও বেড়ে যায়। বাজার চাঙ্গা হয়। পহেলা ফাল্গুন ও বিশ্ব ভালোবাসা এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ভালো ফুল কেনাবেচা হয়। চাষিরা আশা করেছিলেন লোকসানের ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে পারবেন। কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হলে ফের বিপর্যয় নেমে আসে ফুল বাণিজ্যে। ঝিনাইদহ সদর উপজেলার গান্না গ্রামের ক্ষুদ্র চাষি সাইফুল ইসলাম বলেন ফুল চাষ করে তার সংসার চলে। গত বছর ফুল চাষে তার ১ লাখ টাকা লোকসান হয়। একটি খেত ভেঙে সবজি চাষ করেছেন। এবারও তার লাখ টাকা লোকসান হবে। কালীগঞ্জ উপজেলার ত্রিলোচনপুর গ্রামের বড় ফুলচাষি মো. টিপু সুলতান জানান ফুলের পাইকারি বাজারগুলোতে ক্রেতা নেই। খেত থেকে ফুল তুলে ফেলে দিতে হচ্ছে। সব ফুল চাষির একই অবস্থা। চাষিরা ফুল ছেড়ে অন্য ফসল চাষে ঝুঁকছে। বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার সোসাইটির সভাপতি গদখালীর মো. আব্দুর রহিম বলেন এ অঞ্চলে আনুমানিক ১০ হাজার ফুল শ্রমিক দুর্দিনে পড়েছেন। গদখালী পাইকারি ফুল মার্কেটে ক্রেতা নেই। চাষিরা ফুল তুলে ফেলে দিচ্ছে।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর যশোরের উপপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস বলেন শুধু যশোর জেলা তেলাতেই ৬ হাজার পরিবার ফুল চাষ করে। ফুল বিক্রি না হওয়ায় তারা সংকটে পড়েছেন। ফুল চাষিদের সহায়তা দেওয়ার জন্য তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে চিঠি লিখেছেন।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ঝিনাইদহের অতিরিক্ত উপপরিচালক মো. মোশারফ হোসেন বলেন গত বছর জেলায় ১৭৩ হেক্টরে ফুল চাষ হয়েছিল। এবার তা ৫৮ হেক্টরে নেমে এসেছে। উৎপাদিত ফুল বিক্রি হচ্ছে না বলে তিনি জানান।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1357.csv b/Bangla_fin_news_articles/1357.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..41efe305566d9f91456cc25aab4ba194173b4810 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1357.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1357,উন্নত রাষ্ট্রের সংজ্ঞাতেই গলদ,2021-05-08,শফিকুর রহমান রয়েল,১৯৮০র দশকের একেবারে শেষ দিক পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনীতিবিষয়ক সব পাঠ্যপুস্তকে উল্লেখ করা হতো আমাদের এ দেশটি দরিদ্র ও উন্নয়নশীল রাষ্ট্র। স্বল্পোন্নত বা অনুন্নত রাষ্ট্রবিষয়ক কোনো ধারণাই দেওয়া থাকত না। সজ্ঞানে হোক কিংবা অজ্ঞানে উচ্চ মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রসঙ্গে উন্নয়নশীল টার্মটিই মস্তিষ্কে গেঁথে গিয়েছিল। কিন্তু বিভ্রাটটি ঘটাল সাম্প্রতিক কিছু বছর।হালের একবারে তরতাজা খবর হচ্ছে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের জন্যে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশটুকুও অর্জন করে ফেলেছে বাংলাদেশ। সে মোতাবেক ২০২৪ সালের জাতিসংঘের সাধারণ সভায় আনুষ্ঠানিকভাবে উন্নয়নশীল দেশের তকমা লাগানো হবে এ দেশের নামের পাশে। সঙ্গত কারণেই মনে প্রশ্ন জাগে তাহলে ৮০র দশক পর্যন্ত কোন বিশেষণটি জুড়ে ছিল উত্তরটা এখন আর উল্লেখ করার প্রয়োজন নেই। বোধগম্য হয়ে গেছে সবারই। সে যাই হোক এবার ফিরি মূল প্রসঙ্গে। ২০২১ থেকে ২০৪১ এই সময়ের মধ্যে উন্নয়নশীল থেকে উন্নত দেশে রূপান্তরের প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা ও কর্মপন্থা প্রণয়নের কাজও শুরু করে দিয়েছে বাংলাদেশের সরকার। সংশ্লিষ্ট বলেই উল্লেখ করতে হয় এ দেশ এখন নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশও।ফের ধূম্রজাল সৃষ্টি না হওয়ার সুবিধার্থে উন্নত রাষ্ট্রের বিষয়ে যথাযথ জ্ঞান থাকাটা অত্যাবশ্যক। প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ হোক অর্থনৈতিক উন্নয়নের যে কোনো আলোচনায় উন্নত ও উন্নয়নশীল অথবা অনুন্নত রাষ্ট্রসমূহের বৈশিষ্ট্যাবলির অনুপ্রবেশ ঘটে। কী কী বিষয় উন্নয়নকে বিকশিত করে এবং কীভাবে সবচেয়ে ভালোভাবে এটি অর্জন করা সম্ভব এ দুই বিষয় নিয়ে অনেক তত্ত্ব থাকা সত্ত্বেও সব দেশের লক্ষ্য কিন্তু একটাই থাকে আর সেটি হচ্ছে ঘটনাক্রমে উন্নত দেশে পরিণত হওয়া। এখানেই মূল প্রশ্নটার উদ্রেক হয়উন্নত রাষ্ট্র আসলে কী এ বিষয়ে অন্তত তিনটি সাধারণ সংজ্ঞা রয়েছে যেগুলো নিচে উপস্থাপিত হচ্ছে। এই সংজ্ঞাগুলোও আবার অনেক ক্ষেত্রে কিছু বিষয় এড়িয়ে যায়। অন্যভাবে বললে মতভেদ বিদ্যমান। সাম্প্রতিক সময়ে কোভিডনাইনটিন প্রাদুর্ভাব থেকে শুরু করে প্রাকৃতিক দুর্যোগে পর্যন্ত কিছু দেশের ব্যর্থতার দায়ে বৃহত্তর একটি সংজ্ঞার যৌক্তিকতা বেশ প্রবলভাবেই ফুটে উঠেছে।প্রথম সংজ্ঞাটিকার্যত কোনো সংজ্ঞাই নয় বরং শ্রেণিবিন্যাস। বিশ্ব ব্যাংকের বিবেচনায় কোনো দেশের মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় জিএনআই ১২ হাজার ৫৩৬ মার্কিন ডলার কিংবা তারও বেশি হলে সেটি উচ্চ আয়ের দেশ এবং এরই ফলশ্রুতিতেই উন্নত। বাদবাকি দেশগুলো উন্নয়নশীল বলে বিবেচিত। কারণ ঐ সীমায় এখনো পৌঁছুতে পারেনি। দেশসমূহ উপরন্তু আরো উপবিভাগে বিভক্ত যেমন নিম্ন আয় ১০৩৫ মার্কিন ডলারের নিচে নিম্ন মধ্যমআয় ১০৩৬ থেকে ৪০৪৫ ডলার এবং উচ্চ মধ্যমআয়ের ৪০৪৬ থেকে ১২৫৩৫ ডলার দেশসমূহ। এই দৃষ্টিকোণ থেকে উন্নয়ন বিষয়টি সম্পূর্ণরূপে সংখ্যাগত অধিকন্তু চলমানও। একটি দেশ উন্নয়নের সিঁড়িতে চড়ে শুধুমাত্র সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তার আয় বৃদ্ধির মাধ্যমে এবং একটি ধাপ থেকে এর ওপরের ধাপটিতে উঠে। কেবল আয়ের পরিমাণ ব্যবহার করে উন্নয়নের স্তরের মূল্যায়ন নিঃসন্দেহে বড় একটা ত্রুটি। কিছু দেশের উচ্চ আয় সত্ত্বেও নানাভাবে তারা অনেক গরিব তথা দুর্বল। উদাহরণস্বরূপ ইকুয়েটরিয়াল গিনির প্রসঙ্গ টানা যেতে পারে। মাথাপিছু আয়ের সুবাদে তারা আছে উচ্চ মধ্যআয়ের তালিকায়। ২০১৯ সালেই তাদের জনপ্রতি জিএনআই ছিল ৬৪৬০ ডলার। এবার অন্য দিকগুলো দেখা যাক। গড় আয়ু ৫৮.৪ বছর। সেখানকার মানুষ লেখাপড়ার পেছনে ব্যয় করে গড়ে ৯.২ বছর।জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠন ইউএনডিপি বাস্তবতা উপলব্ধি করেই মানব উন্নয়ন সূচকে শুধুমাত্র আয় নয় শিক্ষা ও স্বাস্থ্যকেও হিসাবের মধ্যে নিয়ে আসে। ফলস্বরূপ ইকুয়েটরিয়ার গিনির র্যাংক ১৪৪ মধ্য মানব উন্নয়ন। অথচ সামোয়া এর চেয়ে ওপরে ১১১ উচ্চ মানব উন্নয়ন। তাদের জনপ্রতি মোট জাতীয় আয় কিন্তু আগে উল্লিখিত দেশটির চেয়ে কম মাত্র ৫৮৮৫ ডলার। সেখানে গড় আয়ু ৭৩.২ বছর আর নাগরিকেরা পড়াশোনার পেছনে সময় খরচ করে গড়পরতা ১২.৫ বছর।উন্নত রাষ্ট্রের সংজ্ঞার প্রশ্নে আরেকটি পুরোনো দৃষ্টিভঙ্গি হচ্ছে উন্নয়ন আর শিল্পায়ন চলে হাত ধরাধরি করে। শিল্প বিপ্লব দিয়ে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক উন্নয়ন সংঘটিত হয়েছিল পুঁজি ও শ্রমের একটা বিরাট অংশকে কৃষি যার আছে নিয়মিত কিংবা হ্রাসকৃত প্রতিদান থেকে ম্যানুফ্যাকচারিংয়ে যার আছে বর্ধিষ্ণু মাপের প্রতিদান স্থানান্তরের মাধ্যমে। এর মূল লক্ষ্যটা উত্পাদনশীলতা ও আয়ের ক্ষেত্রে নাটকীয় উন্নতি সাধন।এই দর্শনে উন্নত দেশ মানেই শিল্পোন্নত। স্নায়ুযুদ্ধের সময়ে এই মতাদর্শই বিশ্বকে বিভক্ত করে ফেলেছিল পুুঁজিবাদী পশ্চিম প্রথম বিশ্ব ও সমাজতান্ত্রিক পূর্বর দ্বিতীয় বিশ্ব নামে। আর শিল্পায়িত না হওয়া উন্নয়নশীল দেশগুলো পড়েছিল তৃতীয় বিশ্বের দলে। এখানে উল্লেখ্য যে সোভিয়েত ইউনিয়ন ও পূর্ব ইউরোপ নামমাত্র শিল্প ও অনেক কম আয় নিয়ে শুরু করেও ১৯৫০ ও ১৯৬০এর দশকে তারা শুধু ধরে ফেলাই নয় পশ্চিমকে পেছনেও ফেলে দিয়েছিল।চলবে দ্বিতীয়াংশ আগামী অর্থনীতির পাতায়ডেভেলপিং ইকোনমিকস অনুসরণেইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1358.csv b/Bangla_fin_news_articles/1358.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d61c11f18a9233c35a78cb674912aa73b910866d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1358.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1358,লাভজনক হতে পারে লাউ চাষ,2021-05-08,আবুল কাসেম ভূঁইয়া,বিভিন্ন জাতের লাউয়ের মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে সীতা জাতের লাউ। সীতা লাউ একটি কদুবর্ষজীবী লতানো উদ্ভিদ। লাউয়ের চারা একবার রোপণ করলে ঐ গাছ থেকে দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে ১২ মাস লাউয়ের ফলন পাওয়া যাবে। বারি সীতা লাউ ১ জাতটি ২০১০ সালে অনুমোদন করা হয়।সীতা লাউয়ের চারা রোপণের পাঁচছয় মাস পর থেকে ফুল আসে। ৩০ দিন পর ফল সবজি হিসেবে খাওয়ার উপযোগী হয়। তারপর থেকে এই লাউ গাছ সারা বছর ধরে ফলন দিতে থাকে। পাঁচসাত বছরের একটি সীতা লাউ গাছ থেকে ২০০টি ফল পাওয়া যায়। প্রতিটি লাউয়ের গড় ওজন হয় ৭৫০ গ্রাম। যেহেতু প্রতিটি গাছ ১০১৫ বছর ধরে বেঁচে থাকে সেজন্য গাছের মাচা মজবুত করে তৈরি করতে হয়। শীতকালীন লাউ চাষের জন্য সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর মাসে বীজ বপন করতে হয়। তবে আগাম শীতকালীন ফসলের জন্য আগস্টের মাঝামাঝি সময়েও বীজ বপন করা যায়। চারপাঁচ দিনের মধ্যে চারার অঙ্কুরোদগমন হয়। সীতা লাউ চাষের জন্য প্রতি মাদায় ২.২ মিটার দূরত্বে দুটি করে সুস্থ ও সবল চারা রোপণ করতে হয়। মাদার ওপরে মাচার ব্যবস্থা করতে হবে। রবি মৌসুমে মাচাবিহীন অবস্থায় চাষ করা যায়।যেহেতু এই সীতা লাউ ১০১৫ বছর ধরে বেঁচে থাকে এবং ফল দিতে থাকে সুতরাং মজবুত মাচা তৈরি ছাঁটাই এবং ফলের আকৃতি ঠিক রাখতে কয়েকবার বোরন সার দিতে হয়। পানি সেচ আর বাউনি দেওয়া লাউয়ের প্রধান পরিচর্যা লাউ ফসলে প্রচুর পরিমাণে পানি দিতে হয়। আগাম ফসলের জন্য শুষ্ক মৌসুমে জমি অনুযায়ী সেচ দিতে হবে। বাউনি বা মাচায় লাউ গাছ বাধাহীনভাবে যাতে বাইতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1359.csv b/Bangla_fin_news_articles/1359.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ed9b20688d02d593b15cfedf01c2724deeb66da --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1359.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1359,কুষ্টিয়ায় মরুর ফল ‘সাম্মাম’ চাষে সাফল্য,2021-05-08,মিরপুর কুষ্টিয়া সংবাদদাতা,মরুর দেশ সৌদি আরবের ফল সাম্মাম চাষ হচ্ছে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার কচুবাড়ীয়া গ্রামে। এই গ্রামের অনার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী নাইম ইসলাম খোকন তার প্রবাসী বড় ভাইয়ের পরামর্শে সৌদি আরবের ফল সাম্মাম চাষ করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। পরে ইন্টারনেট ও স্থানীয় কৃষি অফিসের পরামর্শে বাণিজ্যিকভাবে এই ফল চাষ করেছেন তিনি। প্রথম বারের মতো এই ফল চাষ করে বেশ সাফল্যও পেয়েছেন নাইম।জানা যায় কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের ম্যানেজমেন্টের ছাত্র নাইম ইসলাম খোকন কচুবাড়ীয়ায় ৩৩ শতক জমি বর্গা নিয়ে সাম্মাম ফল চাষ করেছেন। পুষ্টিগুণে ভরপুর বিদেশি এই ফল দেখতে প্রতিদিন তার খেতে আসছেন আশপাশের কৃষক। অনেকে আবার আগামীতে নতুন জাতের এই রসালো ফল চাষাবাদের জন্য পরামর্শও নিচ্ছেন নাইমের কাছ থেকে।নাইম বলেন কলেজ বন্ধ তাই বাড়িতে অবসর সময় কাটাচ্ছিলাম। বিদেশ থেকে ভাই ফোন দিয়ে সাম্মাম চাষ সম্পর্কে বলে। পরে আমি ইউটিউব থেকে এটি কীভাবে চাষ করে সেটা জানলাম। পরে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে পরামর্শ নিয়ে বগুড়ার একটি খামার থেকে এ ফলের চারা সংগ্রহ করি। সেই সঙ্গে সেখানে গিয়ে এটির চাষ সম্পর্কে বিস্তারিত জানি।নাইম জানান দোআঁশ মাটিতে সাম্মাম চাষ করা ভালো। মাটি ভালোভাবে চাষ করে বেড এবং নালা তৈরির পর এ ফলের চারা লাগাতে হয়। তাহলে বেশ ভালো ফলন পাওয়া যায়। এটি খুবই অল্প সময়ের ফসল। গাছ লাগানোর দেড় মাসের মধ্যেই হয় সাম্মাম ফল। তিনি বলেন সাম্মাম ফল খুবই পুষ্টিকর। বহির্বিশ্বে এর বেশ চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশে এটির প্রচলন এখনো কম। এ ফল সৌদিতে সাম্মাম এবং বিভিন্ন দেশে রক মেলন সুুইট মেলন মাস্ক মেলন ও হানি ডিউ নামে পরিচিত। এই ফল মূলত দুই জাতের হয়ে থাকে। একটি জাতের বাইরের অংশ সবুজ আর ভেতরের অংশ লাল আরেকটি জাতের বাইরের অংশ হলুদ এবং ভেতরের অংশ লাল। তবে খেতে দুই ধরনের ফলই খুব মিষ্টি ও রসালো।নাইম বলেন এক বিঘা জমিতে আমার ৩ হাজার সাম্মামগাছ রয়েছে। প্রতিটি গাছে দুইতিনটি করে ফল হয়। বেশি ফল রাখলে ফলন কম হয়। একেকটি ফলের ওজন হয় দেড় থেকে দুই কেজি। প্রতিটি গাছেই ফল বেশ ভালো এসেছে। এক বিঘা জমিতে আমার খরচ হয়েছে ১ লাখ টাকার মতো। আশা করছি এ বছর দুই থেকে আড়াই লাখ টাকার মতো লাভ হতে পারে।তিনি আরো বলেন এই ফল কাঁচাপাকা দুই অবস্থাতেই খাওয়া যায়। জমিতে কিটনাশকের পরিবর্তে ফেরামন ফাঁদ দিয়েছি। সম্পূর্ণ বিষমুক্ত উপায়ে ফল চাষ করছি। রবিউল ইসলাম নামে স্থানীয় এক কৃষক জানান আমি এই জমিতে দৈনিক হাজিরায় কাজ করছি। গাছ লাগানোর শুরু থেকেই আমি আছি। খেতে খুব ভালো ফল এসেছে। আর ফলগুলো খেতেও খুব ভালো। আগামীতে নিজের জমিতেও আমি এ ফলের চাষ করব। একই এলাকার কৃষক নাজিম উদ্দিন বলেন যদি লাভ হয় তাহলে আগামীতে অনেকেই এই ফলের চাষ করবে। মস্তফা কামাল নামের একজন শিক্ষক জানান সৌদি আরবের ফল এখানে চাষ হয়েছে বলে দেখতে এসেছি। দেখে খুবই ভালো লেগেছে।বিদেশি এ ফল অধিক লাভজনক উল্লেখ করে স্থানীয় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সাদ্দাম হোসেন জানান আধুনিক কৃষি গতানুগতিক কৃষি কাজের চেয়ে লাভজনক। সাম্মাম বিদেশি ফল হলেও আমাদের এখানেও চাষ করা সম্ভব। তরুণ কৃষক নাইমকে আমরা ফল চাষে পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করছি। সে বিষমুক্ত আধুনিক উপায়ে সাম্মাম ফল চাষ করে বেশ সাফল্য পেয়েছে। আগামীতে এলাকায় এই ফলের চাষ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। মিরপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা রমেশ চন্দ্র ঘোষ বলেন বর্তমানে পুষ্টি সমৃদ্ধ ফলমূল এবং আধুনিক চাষাবাদে তরুণরা এগিয়ে আসছে। আমরা শিক্ষিত তরুণ কৃষকদের অগ্রাধিকার দিয়ে প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে আধুনিক উপায়ে লাভজনক ফসল চাষের জন্য উদ্বুদ্ধ করছি।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1360.csv b/Bangla_fin_news_articles/1360.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d45c8793f2c6366e78cc2c9131e4a1dc0fd33c83 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1360.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1360,উৎসবের অর্থনীতি সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়াতে হবে,2021-05-08,এম এ মাসুম,অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে চলাচলে কড়াকড়ি কিছুটা শিথিল করেছে সরকার। কিন্তু তাতেও খুব একটা সুবিধা হচ্ছে না। ঈদ ঘিরে প্রতি বছর দেশে লক্ষ কোটি টাকার ব্যবসা হয়ে থাকে। এবার সেই বিশাল অঙ্কে ভাটা পড়বে। গত বছর ব্যবসায়ীরা ঈদে ব্যবসা করতে না পারায় এবার সে ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছিল কিন্তু এবারও ক্ষতির মুখেই পড়তে হচ্ছে। করোনা পরিস্থিতিতে বর্তমান ঈদবাজারের অবস্থা অন্য বারের মতো নয়। সীমিত পরিসরে দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হলেও জমেনি ঈদবাজার। বেচাবিক্রি না থাকায় হতাশ বিক্রেতারা। সাধারণ মানুষের হাতে নগদ অর্থ না থাকলে উত্সবের অর্থনীতি জমে উঠে না। তাই ক্রয়ক্ষমতা বাড়াতে হবে।অনেকেই বলছেন এবারের ঈদ হবে আমাদের অর্থনীতির জন্য নিরাশার। এ বছর ঈদে লাখ লাখ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান শ্রমিক উদ্যোক্তা যারা ঈদকেন্দ্রিক অর্থনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত তারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। যদিও সরকার স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকান খোলার অনুমতি দিয়েছে কিন্তু বিক্রি হচ্ছে খুবই সীমিত পর্যায়ে। ব্যবসায়ীরা বলছেন ঈদ ঘিরে ইতিমধ্যে যে বিনিয়োগ হয়েছে তাও উঠে আসবে না। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বিপণি বিতানগুলো। ঈদকেন্দ্রিক প্রতি বছর গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙা হতে দেখা যায়। কিন্তু এবার গ্রামীণ অর্থনীতিতেও হতাশা কাটছে না। এ বছর ঈদকেন্দ্রিক ব্যবসা বা অর্থনীতির ক্ষতি কী পরিমাণ হবে সেটা এ মুহূর্তে বলা যাচ্ছে না। তবে ব্যবসায়ীরা বলেন তাদের সারা বছরের অর্ধেক ব্যবসাই হয়ে থাকে এই ঈদে। সেটা এ বছর হবে না। অর্থনীতিতে ক্ষতি হলে গ্রাম ও শহর সবখানেই তার প্রভাব পড়ে। শহরের ব্যবসায়ী শ্রমিকরা আমদানিরপ্তানির সঙ্গে জড়িত গ্রামের ব্যবসায়ী উদ্যোক্তারা কৃষি ক্ষুদ্র শিল্প হস্ত ও কুটির শিল্পের সঙ্গে জড়িত ফলে ক্ষতিটা সবারই হবে। বাজার ব্যবস্থাপনায় একটি খাত ক্ষতিগ্রস্ত হলে পুরো সরবরাহ চেইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে শুধু দোকানপাট খোলা রাখলেও সরবরাহ ব্যবস্থা বন্ধ থাকায় এর প্রভাব পুরো খাতেই পড়েছে। তবে আশার দিক হলো করোনা ভাইরাস মহামারির মধ্যেও ঈদ সামনে রেখে প্রবাসীদের টাকা পাঠানোর প্রবণতা বেড়েছে। সদ্যসমাপ্ত এপ্রিল মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ২০৬ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৭ হাজার ৫৬৯ কোটি টাকা। যা আগের বছরের একই মাসের চেয়ে প্রায় ৯০ শতাংশ বেশি। গ্রামীণ অর্থনীতিতে চাহিদা তৈরি করতে রেমিট্যান্স বড় ভূমিকা রাখে।অর্থনীতিবিদরা বলছেন রেমিট্যান্স ছাড়াও অন্য বছর ঈদ উপলক্ষ্যে অর্থের বড় একটা জোগান আসত চাকরিজীবীদের বোনাস গতিশীল অভ্যন্তরীণ বাজার জাকাত ও ফিতরা থেকে। যা চাঙা করত গ্রামীণ অর্থনীতি। বাজার চাহিদা তৈরি করত। তবে করোনার ধাক্কায় বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানে বোনাস দেওয়া নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন। বেতন বকেয়া রেখেছে অসংখ্য প্রতিষ্ঠান। অনেকের বেতনবোনাস হলেও অনেকে কেনাকাটা করতে পারেননি। আর নিম্ন মধ্যবিত্ত সাধারণ মানুষের কাছে প্রয়োজনীয় টাকা না থাকায় নিত্য দরকারি খাদ্যপণ্য জোগাড়েই ব্যতিব্যস্ত দেখা যাচ্ছে। ফলে অর্থের যে চক্রাকার প্রবাহ সেটি ঠিক রাখা যাচ্ছে না। অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে এখন সাধারণ মানুষের হাতে নগদ অর্থ পৌঁছে দিতে হবে। গত বছর করোনার প্রকোপ শুরুর পর থেকে সারা বিশ্বের দেশগুলো সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা ঠিক রাখতে নানা উদ্যোগ নিতে দেখা যায়। মানুষের হাতে নগদ অর্থ দিয়ে সরকার চেষ্টা করেছে অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে। এর ফলও পাওয়া গেছে। অর্থনীতিতে সাময়িক মন্দা দেখা গেলেও খুব দ্রুতই ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করছে তারা। এজন্য ক্রয়ক্ষমতা ঠিক রাখতে পারলে অর্থনীতির চাকা সচল রাখা সম্ভব হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1361.csv b/Bangla_fin_news_articles/1361.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..272b7435187da59093351858fc5e0a0f27c53297 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1361.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1361,কামারখন্দে গোল্ডেন ক্রাউন তরমুজ চাষ,2021-05-07,কামারখন্দ সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা,কামারখন্দে চাষ হচ্ছে গোল্ডেন ক্রাউন তরমুজ। জামতৈল কলেজপাড়ায় কয়েক জন তরুণের উদ্যোগে উপজেলায় ১০ শতাংশ জমিতে পরীক্ষামূলকভাবে এই জাতের তরমুজ চাষ হচ্ছে।উদ্যোক্তা হাবিব জানান আমরা চুয়াডাঙ্গা থেকে উন্নত জাতের গোল্ডেন ক্রাউন তরমুজের বীজ এনে চাষাবাদ শুরু করি। ফলন ভালো হয়েছে। দামও ভালো পাচ্ছি। তবে এক ধরনের পোকার আক্রমণে কিছু তরমুজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আনোয়ার সাদাত জানান তরমুজের একটি উন্নতমানের জাত হচ্ছে গোল্ডেন ক্রাউন। কিছু কিছু তরমুজে মাসি পোকার আক্রমণ হওয়ায় কৃষকদের ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1362.csv b/Bangla_fin_news_articles/1362.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b4440f2a9e41c5b30c75994b78060712bb6e5072 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1362.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1362,কাঁঠালের গ্রাম লাউড়ের গড়,2021-05-07,তাহিরপুর সুনামগঞ্জ সংবাদদাতা,তাহিরপুর উপজেলার লাউড়ের গড় গ্রামকে কাঁঠালের গ্রাম হিসেবেই আখ্যা দিয়ে থাকেন স্থানীয়রা। এ গ্রামের ৫০০ পরিবারের বেশির ভাগ পরিবারেই রয়েছে কাঁঠালের গাছ। গড়ে প্রত্যেক বাড়িতে কমপক্ষে ১০টি করে কাঁঠালগাছ রয়েছে।গ্রামের বাসিন্দা আশরাফ মিয়া বলেন গাছের বয়স যত বাড়বে কাঁঠাল ততই বেশি ধরবে। কোনো কোনো গাছে ১০০১৫০টি কাঁঠাল আসে।বাদাঘাট ইউপি চেয়ারম্যান মো. আফতাব উদ্দিন বললেন লাউড়ের গড়ের মাটি কাঁঠাল চাষের উপযোগী। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপপরিচালক মো. ফরিদুল হাসান বলেন লাউড়েগড় গ্রামে কাঁঠাল বেশি হয়। কাঁঠালের গ্রাম হিসেবেই এই গ্রামের পরিচিতি বাড়ছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1363.csv b/Bangla_fin_news_articles/1363.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2fc89bc737e62ffecb5be49016123d09491ac423 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1363.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1363,খুলনায় ইয়োলোর নতুন আউটলেট,2021-05-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এবার খুলনায় নতুন আউটলেট চালু করলো দেশের অন্যতম ফ্যাশন লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ইয়োলো। গত মঙ্গলবার ৪ মে এক জাঁকজমক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে খুলনার সোনাডাঙ্গা মজিদ সরণিতে ১৬তম আউটলেটটির উদ্বোধন ঘোষণা করে প্রতিষ্ঠানটি।এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বেক্সিমকো ইয়েলোর হেড অব রিটেইল অপারেশনস হাদি এস. এ চৌধুরী মার্কেটিং ম্যানেজার রায়হান কবির অপারেশনস ম্যানেজার শাহরিয়ান আহমেদ ও সুমিত তরফদার এবং খুলনার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং বিশিষ্ট ব্যবসায়ী প্রতিনিধিগণ।অনুষ্ঠানে হাদি এস.এ চৌধুরী জানান খুলনার ফ্যাশন প্রেমিদের জন্য নতুন এক দিগন্ত উম্মোচিত হলো। ঢাকার মতো এই স্টোরে মিলবে একদম নতুন কালেকশন। সেই সঙ্গে ইয়োলোর সবধরনের সুযোগ সুবিধা মিলবে এখানে। সব বয়সী ক্রেতাদের জন্য সর্বাধুনিক ফ্যাশনের পোশাক ও এক্সেসরিজ পাওয়া যাবে এই আউটলেটে।প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয় ঈদের সকল নতুন কালেকশনই মিলবে নতুন এই আউটলেটটিতে। ইয়োলোর এবারের ঈদ পোশাকগুলোতে আনা হয়েছে প্যাটার্নে নতুনত্ব। পশ্চিমা ধাঁচের লুকের পোশাকগুলো যে কারো নজর কাড়বে। ছেলেদের সম্ভারে রয়েছে শার্ট টিশার্ট পোলো ফর্মাল শার্ট পাঞ্জাবি জিন্স এবং আধুনিক ফম্ফোট পোশাক। মেয়েদের ফ্যাশনেবল কুর্তিকামিজ সত্যিই সবার নজর কাড়বে। এছাড়াও থাকছে সালোয়ারকামিজ লাক্সারি লন এবং শাড়ির কালেকশন। শিশুদের জন্য রয়েছে স্টাইলিশ এবং ফ্যাশনেবল পোশাকের সম্ভার। ঘরের পর্দা থেকে শুরু করে বিছানার চাদর কুশোন ছাড়াও হোম ডেকর নানা আইটেমও মিলবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1364.csv b/Bangla_fin_news_articles/1364.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9b8fcce950c77408be5265a4a7eabf030ae57a36 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1364.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1364,বন্ড জটিলতায় আটকে গেছে রপ্তানির কাঁচামাল সরবরাহ,2021-05-07,রিয়াদ হোসেন,বন্ড লাইসেন্স সংক্রান্ত জটিলতায় কাঁচামাল সরবরাহ আটকে যাওয়ায় জটিলতায় পড়েছে অনেক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান। বন্ডেড ওয়্যারহাউজ সুবিধাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান শুল্কমুক্ত সুবিধায় আনা কাঁচামাল কিংবা কাঁচামাল দিয়ে তৈরি পণ্য কেবল একই ধরনের সুবিধাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করতে পারবে। তবে রপ্তানিকারকরা বলছেন ২০১২ সালের এক আদেশের মাধ্যমে বেশ কিছু এক্সেসরিজ পণ্যসামগ্রী বন্ড সুবিধাপ্রাপ্ত নয় এমন প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করা যেত।শুধু তাই নয় এর আওতায় বিশেষায়িত কিছু সুতা কিংবা কাপড়ও সরবরাহ করা হতো বলে রপ্তানিকারকদের দাবি। এতদিন তা অনুমোদন দিয়ে আসছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর আওতাধীন বন্ডেড কমিশনারেট অফিস। কিন্তু সম্প্রতি হঠাৎ করেই এই ইউপি সুবিধা ইউটিলিটি পারমিশন বা কাঁচামালের প্রাপ্যতার অনুমোদন বন্ধ করে দিয়েছে বন্ড অফিস। ফলে বন্ড লাইসেন্সবিহীন প্রতিষ্ঠানে আটকে গেছে এসব প্রতিষ্ঠান থেকে কাঁচামাল সরবরাহ।এর ফলে প্রত্যক্ষ রপ্তানি করে না এমন তিন শতাধিক প্রতিষ্ঠানের রপ্তানি ব্যাহত হচ্ছে বলে মনে করছেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। তারা জানিয়েছেন এর ফলে কয়েক শ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের রপ্তানি বন্ধের উপক্রম হয়েছে। এই ইস্যুতে উদ্বেগ জানিয়ে গত রবিবার বস্ত্র ও তৈরি পোশাক খাতের তিন সংগঠন ঢাকা ও চট্টগ্রাম বন্ড কমিশনারেট অফিসে চিঠি দিয়েছে।তবে শুল্ক বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন বন্ড সুবিধার আওতায় আনা পণ্য ননবন্ডেড প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করা হলে এর ফলে অনিয়ম তথা শুল্ক ফাঁকির আশঙ্কা রয়েছে। এজন্যই বিদ্যমান বন্ড নীতিমালায়ও এ ধরনের সরবরাহের ক্ষেত্রে ইউপি জারি বন্ধ করা হয়েছে। চিঠিতে বন্ডেড ওয়্যারহাউজ লাইসেন্সধারী সব প্রচ্ছন্ন রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান হতে বন্ড লাইসেন্সবিহীন শতভাগ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানে উত্পাদিত সব ধরনের পণ্য ও সেবা সরবরাহের ক্ষেত্রে আগের সুবিধা বহাল রাখার দাবি জানিয়েছে। এতে বলা হয় হঠাৎ করে এ সুবিধা বন্ধ হওয়ার ফলে অনেক ননবন্ডেড প্রত্যক্ষ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। ফলে দেশের রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে এবং বিশাল সংখ্যক শ্রমিক বেকার হওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের হাতে রপ্তানি আদেশ রয়েছে কিন্তু কাঁচামালের সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তারা রপ্তানির জন্য পণ্য উৎপাদনে যেতে পারছে না।রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত সুবিধায় কাঁচামাল আমদানির অনুমতি দিয়ে আসছে সরকার। তবে শর্ত হলো এসব কাঁচামাল আমদানি করে কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট নির্ধারিত গুদাম বা ওয়্যারহাউজে রেখে তা দিয়ে তৈরি পণ্যের পুরোটাই রপ্তানি করতে হবে। এটি বন্ডেড ওয়্যারহাউজ সুবিধা বা বন্ড সুবিধা নামে পরিচিত। কিন্তু এতদিন ব্যাক টু ব্যাক এলসির বিপরীতে ননবন্ড প্রতিষ্ঠানে পণ্য সরবরাহ করতে পারত প্রচ্ছন্ন রপ্তানিকারক বন্ডেড প্রতিষ্ঠান।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে ২০১২ সালে এক আদেশের মাধ্যমে এনবিআর বন্ডেড ওয়্যারহাউজ লাইসেন্সধারী প্যাকেজিং হ্যাঙ্গার ও প্লাস্টিক পণ্য উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠান হতে বন্ড লাইসেন্সবিহীন শতভাগ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানে এক্সেসরিজ পণ্য কার্টন হ্যাঙ্গার প্লাস্টিক পণ্য সরবরাহ করা যাবে। তবে বর্তমানে রপ্তানির পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় এবং বিদেশি ক্রেতার চাহিদার ভিত্তিতে নতুন নতুন পণ্য যুক্ত হচ্ছে।ননবন্ড প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পোশাক শিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সদস্যভুক্ত কারখানার সংখ্যাই বেশি। বিকেএমইএর সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে সংগঠনটির সদস্যভুক্ত প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশেরই বন্ড লাইসেন্স নাই। তারা দেশীয় কাঁচামাল দিয়ে তৈরি পণ্য রপ্তানি করে।বিকেএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম ইত্তেফাককে বলেন বন্ড কমিশনারেট অফিসের এ সিদ্ধান্তের কারণে ৩০০ পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ক্ষতির মুখে পড়েছে। এর ফলে রপ্তানি মারাত্মকভাবে ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কার কথা জানান তিনি। দ্রুত এ সমস্যা সমাধানে উপায় বের করার দাবি জানান তিনি।অবশ্য ঢাকা কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট অফিসে সদ্য যোগদান করা কমিশনার কাজী মোস্তাফিজুর রহমান ইত্তেফাককে বলেন বন্ড সুবিধাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান থেকে ননবন্ড প্রতিষ্ঠান পণ্য বা কাঁচামাল সরবরাহের আইনগত কোনো সুযোগ নেই। কী উপায়ে তারা এতদিন এ সুবিধা পেয়ে আসছিল তা আমরা দেখব। তবে এ সংক্রান্ত চিঠি এখনো পাননি বলে জানান তিনি।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1365.csv b/Bangla_fin_news_articles/1365.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..496cd357db211899c8fb3bd88543c93ff40a379c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1365.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1365,ঈদে কমফোর্ট ও স্টাইল নিয়ে বাটা,2021-05-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কমফোর্ট ও স্টাইলকে প্রাধান্য দিয়ে এবার ঈদে ৫০০এর বেশি নতুন ডিজাইনের জুতা এনেছে বাটা। নারী পুরুষ ও বাচ্চাদের জন্য আলাদা ডিজাইন তৈরি করা হয়েছে ব্যবহারকারীদের প্রয়োজনকে মাথায় রেখে। বাটার হেড অফ মার্কেটিং ইফতেখার মল্লিক এই বিষয়টি নিশ্চিত করেন।তিনি বলেন বাটা ইনসোলিয়া ফাউন্ডেশন নামে নতুন প্রযুক্তি এনেছে যা হাঁটার জন্য দেবে কমফোর্ট এবং হিল ব্যালেন্স। কারডিফ মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি ইউকের হোয়েলস সেন্টার ফর পোডিয়াট্রিকের রিসার্চে অনুযায়ী এটি শরীরের ও পায়ের ভার অ্যাডজাস্ট করে ৬০ ভাগ বেশি কমফোর্ট দিতে সক্ষম।ইফতেখার মল্লিক বলেন এখন ফ্যাশনে আরামই মুখ্য। বর্তমান সময়ের চাহিদা হচ্ছে স্টাইলের পাশাপাশি কমফোর্টকে প্রাধান্য দেয়া। এই বিষয়টি মাথায় রেখেই আমরা এ বছরের ঈদ এক্সক্লুসিভ কালেকশন এনেছি।এই ঈদে নিরাপদে কেনাকাটা করার স্বাছন্দ্য দিতে বাটার প্রতিটি স্টোর ও স্টাফদের স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও সর্বোচ্চ কাস্টমার সেবা নিশ্চিত করেছে। একই সাথে দোকানে অবস্থানের সময় সীমা কমিয়ে আনা নিরাপদ সামাজিক দূরত্ব নিশ্চত করা স্টোরের পরিচ্ছন্নতা টেম্পারেচার চেক ও স্যানিটাইজিং এবং বাধ্যতামূলক মাস্ক ব্যবহারে নির্দেশনা রয়েছে।বর্তমানে প্রচুর কাস্টমার অনলাইন কেনাকাটায় স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। বাংলাদেশে বাটা সম্পুর্ণ কার্যকর অনলাইন প্ল্যাটফর্ম নিশ্চিত করে। এছাড়াও গত বছর থেকে চালু হয়েছে বাটার আরেকটি অনালাইন প্ল্যাটফর্ম বাটা চ্যাটশপ যেখানে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে সহজেই নিকটস্থ বাটা স্টোর ম্যানেজারের সাথে কথা বলে পণ্য অর্ডার করা যাবে।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1366.csv b/Bangla_fin_news_articles/1366.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3df0e6f97a4560274a2768296aeffcdbae2f407e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1366.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1366,রৌমারীতে সোনাভরি নদীতে এখন সোনা ফলে,2021-05-06,রৌমারী কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা,কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার সোনাভরি নদীর পতিত জমিতে এখন সোনার ফসল ফলে। আগাম জাতের বোরো ধান আবাদ করে লাভবান এলাকাবাসী।সরে জমিনে গিয়ে দেখা যায় সোনাভরি নদীর দিগলাপাড়া হতে রৌমারী সুইচগেট বানছারচর হতে টাপুরচর পর্যন্ত প্রায় ১৪ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বোরো ধান চাষ হয়েছে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায় সোনাভরি নদীর পতিত প্রায় ২০ হেক্টর জমিতে এবার উচ্চ ফলনশীল আগাম জাতের ২৮ ও ৫২ বোরো ধান চাষ হয়েছে।কৃষক আব্দুর রহিম আশিকুর রহমান মাসুদ রান বলেন সোনাভরি নদীতে ৬মাস পানি থাকে ৬মাস শুকনা থাকে আমরা নদীর তলিতে বোরো ধান চাষ করছি বন্যার আগেই ধান কেটে ঘরে তুলতে পারবো নদীর জমিতে ধান চাষ করতে সার ও বিষ তেমন লাগে না খরচ কম লাভ বেশি হয়। আমরা আশা করি কাঠায় দুই মন করে ধান হবে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. শাহাদত হোসেন বলেন রৌমারী সোনাভরি নদীর পতিত জমিতে ব্যাপক হারে বোরো ধান চাষ হয়েছে। নদীর বুকে কোথায় কোন পতিত জমি নাই। আমরা সোনাভরি নদীর দুই তীরে বসবাসরত কৃষকদের পরামর্শ দিয়েছি আগাম জাতের বোরো ধান চাষ করা জন্য। নদী মাটি উর্বর থাকায় ফলন ভালো হয় খরচ সীমিত সার ও কীটনাশকের তেমন প্রয়োজন হয় না।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1367.csv b/Bangla_fin_news_articles/1367.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..da03b893b151f96d18c26679f51abf6918239269 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1367.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1367,ফুলবাড়ীতে স্পিরুলিনায় ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন ৭ তরুণ,2021-05-06,অনিল চন্দ্র রায় ফুলবাড়ী কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা,কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বাণিজ্যিকভাবে সামুদ্রিক শৈবাল উত্পাদনের দারুণ এক সম্ভাবনার স্বপ্ন দেখছেন নিভৃত পল্লীর সাত উদ্যোক্তা। এই সাত তরুণ কৃত্রিমভাবে সামুদ্রিক শৈবাল স্পিরুলিনা উত্পাদনের মাধ্যমে দেশবিদেশে রপ্তানির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে চান। বাজারে ব্যাপক চাহিদা ও ভালো দাম থাকায় অধিক লাভের আশাও করছেন তারা।সরেজমিনে দেখা গেছে উপজেলার প্রাণকৃষ্ণ গ্রামের মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে এরশাদ হোসেনের বাড়ির উঠানে মাত্র ৩ শতক জমিতে তৈরি করেছেন স্বপ্নের গ্রিনহাউজ। ফুলবাড়ী এগ্রো নামের একটি সংগঠন খুলে নিজেদের সুপ্রতিষ্ঠিত করতে সমাজসেবাসহ উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন এই তরুণরা। উদ্যোমী এই সাত তরুণ উদ্যোক্তারা হলেন সেলিম রেজা এরশাদ হোসেন গোলাম ওয়াদুদ জাকির সরকার হাসান বাপ্পী মাসুদ রানা ফাতেমা আক্তার মিতু।সেলিম রেজা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আ প ম জামাল উদ্দিনের থেকে সামুদ্রিক শৈবাল স্পিরুলিনা চাষের উপর প্রশিক্ষণ নিয়ে এসে বাকিদের এর চাষ কৌশল শেখান। গ্রিনহাউজের ভেতরে দুটি হাউজে ২৪ হাজার লিটার পানিতে সেই স্বপ্নের স্পিরুলিনা চাষ করা শুরু করেছেন তারা। দুই হাউজেই অক্সিজেন সরবরাহ চলছে অনবরত। পাম্পের সাহায্যে হাউজের মধ্যে পানি তুলে ছাকনি দিয়ে হারভেস্টিং পদ্ধতিতে শৈবালগুলো আলাদা করা হচ্ছে। এই স্পিরুলিনা নামটি অধিকাংশ মানুষের কাছে অপরিচিত। স্পিরুলিনা হলো সাইনো ব্যাকটেরিয়া। এটি অতি ক্ষুদ্র নীলাভ সবুজ শৈবাল যা সূর্যালোকের মাধ্যমে মানবদেহের প্রয়োজনীয় শক্তি উত্পাদন করে থাকে। বাংলাদেশে স্পিরুলিনাকে গ্রিন ডায়মন্ড বলা হয়ে থাকে। প্রোটিন ভিটামিন ও মিনারেলস সমৃদ্ধ প্রকৃতির আশ্চর্য এই খাবারটি অনেকে সামুদ্রিক শৈবাল হিসেবেই চেনেন। শক্তিবর্ধক এই সম্পূরক খাদ্যটি বর্তমানে কৃত্রিম জলাধারে বাণিজ্যিকভাবেও দেশের বিভিন্ন এলাকায় উত্পাদন হচ্ছে। পুষ্টিহীনতা ছাড়াও রক্তশূন্যতা রাতকানা ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ আলসার বাত হেপাটাইটিস ও কান্তি দূরীকরণে বেশ উপকারী।উদ্যোক্তা এরশাদ হোসেন ও জাকির সরকার জানান গ্রিনহাউজ তৈরি করে মার্চ মাসের ১১ তারিখে স্পিরুলিনার মাদার কালচার ছাড়া হয়েছে। প্রতি কেজি মাদার কালচার সরবরাহ করতে ১০ থেকে ১১ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। আমরা গত এক বছরের জন্য মেডিসিন ক্রয় করতে খরচ হয়েছে প্রায় ৪৫ হাজার টাকা। সব মিলে শুরু থেকে এখন পর্যন্ত খরচ হয়েছে সাড়ে তিন থেকে চার লাখ টাকা। এরই মধ্যে গত ৫ এপ্রিল থেকে স্পিরুলিনার আহরণ শুরু হয়েছে। প্রতি হাজার লিটারে সপ্তাহে গড়ে ১ কেজি করে পিওর সামুদ্রিক শৈবাল স্পিরুলিনা উত্পাদন হচ্ছে। আমরা বর্তমানে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা মূল্যে প্রতি কেজি স্পিরুলিনা পাইকারি ভাবে বাজারজাত করতে পারবো বলে আশা করছি। সংগঠনটির পরিচালক সেলিম রেজা ও উদ্যোক্তা মাসুদ রানা জানান স্পিরুলিনার চাহিদা মেটাতে ওষুধ কোম্পানিগুলোকে বাইরের দেশ থেকে স্পিরুলিনা আমদানি করতে হয়। বাংলাদেশে স্পিরুলিনার চাষ হলে আমদানি নির্ভরতা কমে যাবে। বেকার যুবকদেরও কর্মসংস্থান হবে। স্পিরুলিনা উত্পাদন করে প্রতি মাসে দেড় থেকে দুই লাখ টাকা আয় করা সম্ভব।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহবুবুর রশিদ জানান এই ৭ তরুণ উদ্যোক্তা স্পিরুলিনার উত্পাদন শুরু করায় উপজেলা জুড়ে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এই প্রথম স্পিরুলিনা চাষ করায় অনেকেই এক নজর দেখার জন্য ছুটছেন ওই সাত তরুন উদ্যোক্তার পাশে। উপজেলা কৃষিবিভাগ সাত তরুণ উদ্যোক্তার পাশে থাকবে। স্পিরুলিনা মানবদেহের জন্য খুবই উপকারী। প্রচুর ভিটামিন লৌহ ও নীলাভ সবুজ রঙ থাকার কারণে স্পিরুলিনায় রয়েছে নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধের উপাদান। সাধারণ খাদ্য হিসেবে ও নানা রোগ নিরাময়ে মূল্যবান ভেষজ হিসেবে দেশেবিদেশে স্পিরুলিনার প্রচুর চাহিদা রয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1368.csv b/Bangla_fin_news_articles/1368.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8836878ed389f11418c4176280c2881e62023b16 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1368.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1368,করোনার প্রভাবে ৪৫ শতাংশ পরিবারের আয় কমেছে,2021-05-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতবছর দেশে করোনার প্রকোপ শুরুর পর কর্মহীন হয়ে পড়েছিল ৬২ শতাংশ শ্রমশক্তি। যারা কাজ হারিয়েছে তাদের ৮২ শতাংশ কমপক্ষে ১ মাসের বেশি সময় বেকার ছিলেন। এই বেকার হয়ে পড়া শ্রমশক্তিরা পরবর্তীতে শ্রমবাজারে প্রবেশ করলেও তাদের আয় উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে।সেবা ও শিল্পখাতের বেকাররা কৃষিকাজের দিকে ঝুঁকছেন। করোনার প্রকোপ শুরুর পর অর্থাত্ গতবছর এপ্রিলজুন সময়কালে সবচেয়ে বেশি মানুষ কাজ হারিয়েছিলেন। পরবর্তী সময়ে নতুন যে কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে সেটি মূলত অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে। সেবা খাতে নিয়োগের পরিমাণ কমে বেড়েছে কৃষি খাতে। ফলে কৃষি মজুরিতে চাপ বেড়েছে। শিল্প ও কৃষি খাতে শ্রমিকের কর্মঘণ্টা কমে গেছে। অর্থাত্ আগের চেয়ে কম সময় কাজের সুযোগ পাচ্ছে তারা।কোভিডকালে আয় ও কর্মসংস্থান পরিস্থিতি নিয়ে খানা জরিপের ফলাফলে এ তথ্য উঠে এসেছে। অক্সফাম ইন বাংলাদেশের সহায়তায় এই গবেষণাটি পরিচালনা করেছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি। গত জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারির সময়ে ২ হাজার ৬০০ পরিবারে সরাসরি পদ্ধতিতে এই জরিপ চালানো হয়েছে। গবেষণার ফল তুলে ধরে কোভিডকালে আয় ও কর্মসংস্থান পরিস্থিতি কীভাবে মানুষগুলো টিকে আছে শিরোনামে সংলাপের আয়োজন করে সিপিডি। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমান। সিপিডির চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা তপন চৌধুরী ঢাকা চেম্বারের সভাপতি রিজওয়ান রাহমান এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট কামরান টি রহমান সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য প্রমুখ এতে বক্তব্য দেন।মূল উপস্থাপনা তুলে ধরে সিপিডির জ্যেষ্ঠ গবেষক তৌফিকুল ইসলাম খান বলেন জরিপে ৪৫ শতাংশ পরিবার জানিয়েছে যে করোনার আগের সময়ের তুলনায় বর্তমানে গড়ে ১২ শতাংশ হারে আয় কমেছে তাদের। সবচেয়ে বেশি কমেছে কৃষি খাতে প্রায় সাড়ে ১৬ শতাংশ। আয় কমে যাওয়ায় ৫২ শতাংশ পরিবার খাদ্যগ্রহণ কমিয়ে খরচ বাঁচিয়েছেন। অর্ধেক পরিবার ঋণ করছেন। জরিপে দেখা যাচ্ছে মাথাপিছু ঋণ দ্বিগুণ হয়েছে। ৮৬ শতাংশ পরিবার জানিয়েছে তারা নিত্য প্রয়োজন অনুযায়ী পর্যাপ্ত আয় করতে পারছে না। জরিপে অংশ নেওয়া ২০ শতাংশ পরিবার সরকারি প্রণোদনার সহায়তা পেয়েছেন।কাজ হারানোদের মধ্যে মাত্র ২৩ শতাংশ সহায়তা পেয়েছে। জরিপে দেখা যায় করোনার প্রভাবে ৫ শতাংশ পরিবার সম্পদ বিক্রি করে দিতে বাধ্য হয়েছে। গবেষণায় বলা হয় মানুষের আয় কমে যাওয়ায় তারা খাবার খরচ কমিয়েছে। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতেও ব্যয় কমেছে। ফলে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টর এসডিজি অন্তত পঁচটি লক্ষ্য অর্জন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অধ্যাপক রেহমান সোবহান বলেন লকডাউন কার্যকর হচ্ছে না কারণ এটি বাস্তবায়ন করার মতো সক্ষমতা নেই। কর্মসংস্থান ও আয়ের প্রভাব বিবেচনায় জনগণকে নগদ সহায়তা আরো বাড়ানো প্রয়োজন। সরকারের নীতি সহায়তা বাড়ানো প্রয়োজন। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন করোনর প্রভাবে দেশে নব্য দরিদ্রগোষ্ঠী সৃষ্টি হয়েছে। হটাত্ করে নিম্ন মধ্যবিত্ত অনেকেই দরিদ্র হয়ে পড়েছেন।মানুষের আয় কমে যাওয়ায় খাবার খরচ কমাচ্ছে পুষ্টিহীনতা বাড়ছে। সেই সঙ্গে শিশু নারী বয়স্কদের প্রতি সামাজিক অন্যায় বাড়ছে। নীতিনির্ধারকদের মধ্য মেয়াদে ব্যবস্থা নিতে বললেও তারা গতবছর বাজেট প্রণয়নের সময় বলেছিলেন দ্রুত সংকট কেটে যাবে। তারা আমাদের আশঙ্কাকে উড়িয়ে দিয়েছিলেন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের পরামর্শ দেন তিনি। পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ঋণ মওকুফ করা সাধারণ মানুষের পুষ্টি নিশ্চিত করা স্কুলে ঝরেপড়া কমানোসহ প্রান্তিক সাধারণ মানুষের জন্য সহায়তার তাগিদ দেন তিনি।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1369.csv b/Bangla_fin_news_articles/1369.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..41dd431d1a172ce33a9d149bc05d55d3d8626b1b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1369.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1369,নির্মাণসামগ্রীর দাম লাগামছাড়া,2021-05-06,সাকিব আবদুল্লাহ,দেশে প্রায় প্রতিদিনই বাড়ছে নির্মাণ সামগ্রীর দাম। কয়েকমাসের ব্যবধানে এক টন ভালো রডের দাম বেড়েছে অন্তত ১৮ হাজার টাকা ব্যাগ প্রতি সিমেন্টের মূল্যবৃদ্ধি ঘটেছে ২৫ থেকে ৩০ টাকা। ফলে আবাসন খাতে ব্যয় বাড়ছে। এতে বিপাকে পড়ছেন ঘর নির্মাণ করতে যাওয়া সাধারণ মানুষ। ইত্তেফাক অনলাইনের পক্ষ থেকে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে টন প্রতি রডের দাম বেড়েছে সর্বোচ্চ ৩৫ শতাংশ। ব্যবসায়ীরা আশঙ্কা করছেন এই দাম আরও বাড়তে পারে। অন্যদিকে প্রতি তিন হাজার ইটের দাম বেড়েছে সাড়ে চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা। এই অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধির পেছনে কাঁচামাল সংকটই প্রধান অনুঘটক বলে মনে করছেন ব্যবসায়ী নেতারা।তারা ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন রড তৈরির কাঁচামাল স্ক্র্যাপ মেটাল বা মেল্টিং স্ক্র্যাপের দাম বিশ্ববাজারে এখন বেশি। গতবছরের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি দামে এই মেটাল কিনতে হচ্ছে। দাম বেড়েছে ইটভাটায় কাঁচা ইট পোড়ানোর একমাত্র বৈধ জ্বালানি কয়লারও। ভাটা মালিকদের অভিযোগ কয়লা বিক্রিতে সিন্ডিকেটের কারণে এই জ্বালানির দাম টন প্রতি দ্বিগুণ হয়েছে। ফলে স্বভাবতই ইটের দামও চড়া।ব্যবসায়ী নেতারা জানান গত বছরের শেষ দিকে দেশের বাজারে ৬০ গ্রেড মানসম্পন্ন এক টন রড কিনতে লাগতো ৫৪ হাজার টাকা। এখন তা ৭২ হাজার টাকায়ও কিনতে হচ্ছে। দেশে উৎপাদিত রডের কাঁচামাল মেল্টিং মেটালের অন্তত ৮৫ শতাংশ বাইরে থেকে আমদানি হয়। সাধারণত সাউথ আফ্রিকা ইউরোপ আমেরিকা ও কানাডা থেকে আসে এসব। গাড়ি ফ্যাক্টরির বাইপ্রোডাক্টসহ আরও কিছু থেকে সংগৃহীত হয় মেল্টিং স্ক্র্যাপ। বিশ্বব্যাপী করোনার থাবার কারণে বাইরের দেশগুলোতে এগুলোর আমদানি কমে গেছে। ফলে চাহিদার তুলনায় পর্যাপ্ত যোগান না থাকায় দাম বেড়েছে। আমদানিকারকদের দাবি স্ক্র্যাপ মেটাল রপ্তানিকারক দেশগুলোতে বেড়েছে নিজস্ব চাহিদা। এ কারণে কমেছে রপ্তানি। অন্যদিকে অতীতে চীন খুব কম মেল্টিং স্ক্র্যাপ আমদানি করতো। তারা নিজস্ব খনিজ লোহা দিয়েই স্টিল উৎপাদনে ছিল। এখন বিভিন্ন কারণে চীন মেল্টিং স্ক্র্যাপ আমদানির দিকে ঝুঁকেছে। বিশ্বব্যাপী স্ক্র্যাপ মেটালের একটা বড় অংশ এখন সেখানেই যাচ্ছে। আগে দেশের এক কনটেইনার মেল্টিং মেটাল আমদানির খরচ পড়তো ১০০০ থেকে ১২০০ ডলার। এখন একই পরিমাণ মেল্টিং মেটাল আমদানিতে খরচ পড়ে ২৮০০ ডলার পর্যন্ত। মূল্যবৃদ্ধির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে দ্বিগুণের চেয়েও বেশি।অন্যদিকে ইটভাটা মালিকরা জানিয়েছেন গত অক্টোবরের মাঝামাঝি ইটভাটার মৌসুমের শুরুতে প্রতি তিন হাজার ইট বিক্রি হয়েছে ১৮ থেকে সাড়ে ১৮ হাজারে। কিন্তু এরপর দাম বেড়ে তা ঠেকেছে সাড়ে ২২ হাজার থেকে ২৩ হাজারে। ক্ষেত্র বিশেষে ২৪ হাজারেও বিক্রি হচ্ছে। একই সময়ে ইট পোড়ানোর জ্বালানি কয়লার দাম প্রতি টন ৭ হাজার থেকে বেড়ে ১৪ হাজারে দাঁড়িয়েছে। ঢাকার আশেপাশের ভাটা মালিকরা এর কমে কয়লা কিনতে পারছেন না। ফলে দাম বেড়েছে ইটের।রাজধানীর মোহাম্মদপুরের রডসিমেন্ট ব্যবসায়ী মো. ইসমাইল জানান কয়েক মাসের ব্যবধানে এক টন ভালো রডের দাম ১৮ হাজার টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। ব্যাগ প্রতি সিমেন্টের মূল্যবৃদ্ধি ঘটেছে ২৫ থেকে ৩০ টাকা। এভাবে দাম বাড়তে থাকায় বিপাকে পড়ছেন বাড়ি তৈরি করতে যাওয়া ব্যক্তিরা। ....রড। ছবি সংগৃহীতবাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিএসএমএ নির্বাহী পরিচালক শামসুল আলম ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন দেশে তৈরি হওয়া স্টিলের ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশ সরকার কিনে নেয়। উন্নয়ন কাজে এসব লাগে। স্টিলের দাম বাড়ল ডেভেলপমেন্ট কোম্পানির ব্যয় বেড়ে যায়। স্ক্র্যাপ আমদানি প্রতি টনে প্রায় চার শতাংশ অ্যাডভান্স ট্যাক্স নেয় সরকার। এটা পরে ফেরত দেওয়া হয়। তবে আগে নেওয়ার কারণে আমদানিকারকদের টাকাটা আটকে যায়। আবার স্টিল কারখানার জ্বালানির ওপর পাঁচ শতাংশ শুল্ক আছে। এসব যদি আসন্ন বাজেটে কমানো হয় তাহলে রডের দাম কমবে।বিএসএমএ সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ মনে করেন বিশ্ববাজারে মেল্টিং মেটালের দাম বেড়ে যাওয়ার প্রভাবই পড়েছে বাংলাদেশে। নিকট ভবিষ্যতে রডের মূল্য কমার কোনো সম্ভাবনা নেই। যেভাবে চলছে সেভাবেই চললে উল্টো বর্তমান দাম আরও কয়েক হাজার বাড়তে পারে। ২০২১ সাল পুরোটাই এমন অবস্থা চলতে পারে। তবে এ সমস্যা ভারতেও আছে। তবে তারা সমাধানের চেষ্টা করছে। ইতিমধ্যে ভারতে মেল্টিং মেটাল আমদানির ওপর সব শুল্ক প্রত্যাহার করেছে।এই সংকট থেকে উত্তরণে আপৎকালীন উপায় সম্পর্কে এই ব্যবসায়ী নেতা ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন ভারত মেল্টিং স্ক্র্যাপ আমদানির ওপর থেকে সব শুল্ক প্রত্যাহার করেছে। চীনে এটা আমদানির ওপর বিধিনিষেধ ছিল। তারা বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার পাশাপাশি শুল্কও কমিয়েছে। আমাদের দেশেও যদি শুল্ক কমানো হয় তাহলে ধীরে ধীরে রডের দাম কমতে পারে। বিএসএমএর পক্ষ থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে ইতিমধ্যেই মেল্টিং মেটালের আমদানি শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে শহীদুল্লাহ বলেন দুটি বৈঠকে আমরা বিষয়টি ব্যাখ্যা করে প্রস্তাব দিয়েছি। তারা এটা দেখবে বলে জানিয়েছে।মেল্টিং মেটাল আমদানিতে বিএসএমএর রাজস্ব কমানোর প্রস্তাবনা নিয়ে কথা বলতে ইত্তেফাক অনলাইনের পক্ষ থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান এনবিআর আবু হেনা রহমাতুল মুনিমের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি মন্তব্য করতে রাজি হননি।ইটের দাম বৃদ্ধি ব্যাপারে সাভারের ডিবিএস ব্রিকফিল্ডের ম্যানেজার মো. মোকলেসুর রহমান জানান এক টন কয়লা ছিল সাত হাজার টাকা। তা বেড়ে এখন হয়েছে ১৪ হাজার টাকা। কয়লা সিন্ডিকেটের কারণে এইটার দাম বেড়েছে। আমার তো কাঁচা ইট মজুদ আছে যেভাবেই হোক সিজন শেষের আগে পোড়াতে হবে। তাই বেশি দামে কয়লা না কিনে উপায় নেই।পাশের ফাহাদ ব্রিকসের হাজী জয়নাল আবেদীন ইত্তেফাক অনলাইনকে জানান তিনি তিন হাজার ইট ২৩ হাজার করে বিক্রি করছেন। সিজনের শুরুতে দাম কম ছিল। পরে নানা কারণে তা বেড়েছে। এই সিজনে আর দাম কমবে না। আরেক ইট বিক্রেতা আবেদ আলী তিন হাজার ইট বিক্রি করছেন চব্বিশ হাজার টাকায়।ইত্তেফাকইউবিএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1370.csv b/Bangla_fin_news_articles/1370.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eb0d384f3c6655469d040e25a9ce27c1e2860777 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1370.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1370,সামাজিক নিরাপত্তায় বরাদ্দ ৪২৬৪ কোটি টাকা,2021-05-06,জামাল উদ্দীন,আসছে ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেটে রেমিট্যান্সে প্রণোদনার হার বাড়ছে। বর্তমানে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা দেওয়া হলেও নতুন বছরে তা ৩ শতাংশ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে বাড়ছে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আকারও। ৮১ লাখ ৭৫ হাজার দরিদ্র অসহায় মানুষ এ সুবিধার আওতায় আসছে। আর বরাদ্দ থাকছে ৪ হাজার ২৬৪ কোটি টাকা।অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায় করোনাকালে নতুন বছরের বাজেট প্রণয়ন যেমন চ্যালেঞ্জের তেমনি কিছু খাতে অগ্রাধিকার দিতে হচ্ছে। সাম্প্রতিক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স। করোনাকালীন রেমিট্যান্সের প্রবাহ বেড়েছে এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। রেমিট্যান্সের এই প্রবাহ অব্যাহত রাখতে আগামী অর্থবছরের বাজেটেও রেমিট্যান্সে প্রণোদনার হার বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বর্তমানে সরকারঘোষিত ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা পেলেও কোনো কোনো ব্যাংক গ্রাহকদের ৩ শতাংশও প্রণোদনা দিচ্ছে। এতে রেমিট্যান্সযোদ্ধাদের আগ্রহ বেড়েছে। তাই প্রণোদনার হার ৩ শতাংশ প্রদানের ঘোষণা থাকছে নতুন বছরের বাজেটে।সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত ১০ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ৬৭ কোটি ২০ লাখ ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৭৫ হাজার ৭১২ কোটি টাকা। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩৯ শতাংশ বেশি। এদিকে নতুন বছরের বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ও বাড়ানো হচ্ছে। বিশেষত বয়স্ক প্রতিবন্ধী ও বিধবাদের বেশি করে এ সুবিধার আওতায় আনার টার্গেট নেওয়া হচ্ছে। এতে ৮১ লাখ ৭৫ হাজার উপকারভোগীর কাছে মোবাইল আর্থিক সেবার মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হবে ৪ হাজার ২৬৪ কোটি টাকা। বর্তমানে এই কর্মসূচির আওতায় ৪৯ লাখ উপকারভোগী সুবিধা পাচ্ছেন। এজন্যে চলতি বাজেটে বরাদ্দ রয়েছে ২ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। ১৯৯৮৯৯ অর্থবছর থেকে সমাজের অবহেলিত বয়স্কদের জন্য এই কর্মসূচি চালু করা হয়েছিল। চলতি বাজেটের মতো নতুন বছরেও উপকারভোগীদের প্রতিমাসে ৫০০ টাকা করে দেওয়া হবে। যদিও ৯০ ঊর্ধ্বদের জন্য মাসে ৩ হাজার টাকা করে বরাদ্দের প্রস্তাব করেছিল সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়।এই কর্মসূচির উপকারভোগীদের অর্থ সরাসরি মোবাইল আর্থিক সেবায় দেওয়া হবে যাতে করে এই তহবিলের সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়। পর্যায়ক্রমে সব সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি মোবাইল আর্থিক সেবার আওতায় আনা হবে। বর্তমানে ৯টি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির তিনটি এই সেবার আওতায় রয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1371.csv b/Bangla_fin_news_articles/1371.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..89b05cbbace668d073c713612665cf412c4ec8d4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1371.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1371,রপ্তানি সাফল্যে ১০ কর্মকর্তাকে পুরস্কৃত করল ওয়ালটন,2021-05-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা মহামারির মধ্যেও বাংলাদেশে তৈরি ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য রপ্তানিতে ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে ওয়ালটন। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসেই গত বছর অর্থাৎ ২০২০ সালের মোট রপ্তানির পরিমাণ ছাড়িয়েছে ওয়ালটন। বিশ্ববাজারে প্রতিনিয়ত বাড়ছে ওয়ালটন পণ্যের রপ্তানি। এরই প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক বিপণন বিভাগের আইবিইউ ১০ কর্মকর্তাকে পুরস্কৃত করেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।এ উপলক্ষ্যে মঙ্গলবার রাজধানীর বসুন্ধরার ওয়ালটন করপোরেট অফিসে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ওয়ালটন এক্সপোর্ট এচিভমেন্ট সেরিমনি শীর্ষক ওই অনুষ্ঠানে অনলাইনে যোগ দেন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম নুরুল আলম রেজভী পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম এবং নিশাত তাসনিম শুচি।পুরস্কারপ্রাপ্তদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন ওয়ালটনের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর হুমায়ূন কবীর এবং আইবিইউ প্রেসিডেন্ট এডওয়ার্ড কিম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ডেপুটি ডিরেক্টর আরিফুল ইসলাম।পুরস্কারপ্রাপ্ত ওই ১০ কর্মকর্তা হলেন ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আব্দুর রউফ রকিবুল ইসলাম সৈয়দ আল ইমরান ও তৌসিফ আল মাহমুদ ফার্স্ট সিনিয়র ডেপুটি ডিরেক্টর আমিনুল ইসলাম তালেলুল আরেফিন নাদভী ও ইবনে জাবেল সিনিয়র অপারেটিভ ডিরেক্টর তানভীর হোসেন ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর মোহাম্মদ সজিব এবং ফার্স্ট সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর রফিকুল ইসলাম।অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি আরো উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশনারের সিইও তানভীর রহমান রেফ্রিজারেটরের সিইও আনিসুর রহমান মল্লিক টেলিভিশনের সিইও মোস্তফা নাহিদ হোসেন ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের সিইও সোহেল রানা হোম অ্যাপ্লায়েন্সের সিইও আল ইমরান কোম্পানি সেক্রেটারি পার্থ প্রতীম দাশ সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।অনুষ্ঠানে এস এম নুরুল আলম রেজভী বলেন বাংলাদেশে তৈরি ওয়ালটন পণ্য বিশ্ববাজারে প্রতিনিধিত্ব করবে এটা ছিলো আমাদের স্বপ্ন। যার সফল বাস্তবায়ন আমরা দেখতে পাচ্ছি। আমাদের বিশ্বাস রপ্তানির এই ধারা অব্যাহত রেখে খুব শিগগিরই বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ব্র্যান্ড হবে ওয়ালটন।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1372.csv b/Bangla_fin_news_articles/1372.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..747b8210e3508d13a9d8abee2d11e50675072e20 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1372.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1372,ইসলামী ব্যাংক ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের এজিএম অনুষ্ঠিত,2021-05-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইসলামী ব্যাংক ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের আইবিসিএমএল ১১তম বার্ষিক সাধারণ সভা ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক ও আইবিসিএমএল পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান প্রফেসর মোঃ কামাল উদ্দিন।সভায় ইসলামী ব্যাংক ও আইবিসিএমএলের পরিচালক মোঃ জয়নাল আবেদীন ইসলামী ব্যাংকের অ্যাডিশনাল মানেজিং ডাইরেক্টর ও আইবিসিএমএলের পরিচালক মোঃ কায়সার আলী ও মোঃ ওমর ফারুক খান ইসলামী ব্যাংকের সিএফও ও আইবিসিএমএলের পরিচালক মোঃ আশরাফুল হক এবং আইবিসিএমএলের শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে ইসলামী ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোঃ মোশাররফ হোসাইন আরডিএস ও ইউপিডিএস প্রজেক্ট ইনচার্জ মোঃ সালেহ ইকবাল ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ আলতাফ হুসাইন আইবিসিএমএলের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মোহাম্মদ আবদুর রহিম এফসিএ কোম্পানি সচিব আবু সাঈদ মোঃ নাহিদ এসিএসসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।সভায় ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ সমাপ্ত বছরের আর্থিক বিবরণী অনুমোদিত হয়। ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1373.csv b/Bangla_fin_news_articles/1373.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a71b7298915c697e6ceb7cf78180fd25d68966d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1373.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1373,ব্যাংক লেনদেনের সময় বাড়লো,2021-05-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে দেশে বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও ১০ দিন বাড়িয়ে ১৬ মে পর্যন্ত করা হয়েছে। এ সময় ব্যাংক সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে। তবে এবার লেনদেনের সময় ১ ঘণ্টা বাড়ানো হয়েছে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন হবে।বুধবার ৫ মে বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে নতুন প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এর আগে গত ১৫ এপ্রিল থেকে ব্যাংকিং লেনদেন চালু ছিল সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত। ঈদের কারণে ব্যাংকে চাপ বাড়ায় ব্যাংকিং লেনদেনের সময় বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।এতে বলা হয় ব্যাংক কার্যক্রম অব্যাহত রাখার বিষয়ে ২০২১ সালের ১৩ এপ্রিল জারি করা নির্দেশনা অনুযায়ী ১৬ মে পর্যন্ত সীমিত পর্যায়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হবে। দৈনিক ব্যাংকিং লেনদেনের সময়সূচি সকাল ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত নির্ধারণ করা হলো। লেনদেন পরবর্তী আনুষাঙ্গিক কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংক শাখা এবং প্রধান কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ এপ্রিল ২০২১ তারিখে জারি করা ডিওএস সার্কুলার লেটার নং১৫ এ প্রদত্ত অন্যান্য নির্দেশাবলী অপরিবর্তিত থাকবে। এদিকে ঈদের ছুটিতে ব্যাংকের সব কর্মকর্তাকর্মচারীকে আবশ্যিকভাবে নিজ নিজ কর্মস্থলে অবস্থান করতে বলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে ঈদের ছুটিতে কেউ কর্মস্থল ত্যাগ করতে পারবেন না।এছাড়া ঈদের আগে তৈরি পোশাকশিল্পের কর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতনভাতা পরিশোধের জন্য এবং রফতানি বাণিজ্য অব্যাহত রাখতে ঢাকা মহানগরী আশুলিয়া টঙ্গী গাজীপুর সাভার ভালুকা নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে অবস্থিত ব্যাংক শাখা ১০ মে থেকে ১৩ মে পর্যন্ত খোলা রাখতে বলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1374.csv b/Bangla_fin_news_articles/1374.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a216f6bff8e1c8e863132f8950fa4b8ac796f9e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1374.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1374,শেয়ারবাজারে লেনদেন বেড়েছে,2021-05-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস গতকাল মঙ্গলবার সবকটি মূল্যসূচক বেড়েছে। সেই সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। গতকাল বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের দরপতন হলেও ঊর্ধ্বমুখী থেকে লেনদেন শেষ হয়েছে। আগের দিন সোমবার পতনের পর আবার ঘুরে দাঁড়াল শেয়ারবাজার।মূল্যসূচক ও লেনদেন বাড়ানো দুই ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বিমা খাত। অন্য খাতের বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান দরপতনের তালিকায় নাম লেখালেও সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র ছিল বিমা খাতের কোম্পানিগুলোর। দাম বাড়ার ক্ষেত্রে বড় ধরনের দাপট দেখিয়েছে বিমা কোম্পানিগুলো। এতে দিনের লেনদেন শেষে তালিকাভুক্ত ৫০টি বিমা কোম্পানির মধ্যে ৪৩টিই দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে চারটির। এমনকি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সর্বোচ্চ দাম বাড়া ১০টি প্রতিষ্ঠানের সাতটিই দখল করেছে বিমা কোম্পানি। দাম বাড়ার তালিকায় দাপট দেখানোর পাশাপাশি লেনদেনের শীর্ষ তালিকাতেও আধিপত্য দেখিয়েছে বিমা খাত। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সর্বোচ্চ লেনদেনের তালিকায় থাকা ২০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১১টিই দখল করেছে বিমা কোম্পানি।গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১৪১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ১৪৭টির এবং ৬৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অবশ্য বিমার ওপর ভর করে দিনের লেনদেন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৪ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৩৫ পয়েন্টে উঠে এসেছে। গতকাল প্রধান সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে অপর দুই সূচক। এর মধ্যে ডিএসই৩০ আগের দিনের তুলনায় সূচকটি ২ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১১৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসইর শরিয়াহ্সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। মূল্যসূচকের উত্থানের পাশাপাশি ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩৫৬ কোটি ১০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ১৫৯ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনেদেন বেড়েছে ১৯৬ কোটি ২৭ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ১৫৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের ৫২ কোটি ২৬ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৪৯ কোটি ২৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স।এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেবেক্সিমকো ফার্মা এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইনসিওরেন্স ন্যাশনাল ফিড রবি ম্যাকসন স্পিনিং সিটি জেনারেল ইনসিওরেন্স এবং বাংলাদেশ ফাইন্যান্স।অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৩৭ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৩৭ কোটি ১৭ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৬১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১১২টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১০৭টির এবং ৪২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1375.csv b/Bangla_fin_news_articles/1375.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ecadd66605ee9d6e73cfa934b0bbb618a8cc8520 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1375.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1375,কমে গেছে রাজস্ব আয় দরকারি ব্যয়ে অসংগতি,2021-05-05,জামাল উদ্দীন,করোনাকালে সরকারের রাজস্ব আয় কমেছে। ফলে ব্যয় করার সংগতিও কমেছে। আদায় কম হওয়ায় সব প্রকল্পে অর্থায়নও সম্ভব হচ্ছে না। চলতি অর্থবছরে আর নতুন কোনো পূর্তকাজ বা স্থাপনা তৈরির কার্যাদেশ না দেওয়ার নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। কয়েকটি প্রকল্প ছাড়া বাকিগুলো চলছে ঢিমেতালে। অর্থসংকটের কারণে অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা হলেও সর্বশেষ তথ্যে সামগ্রিক বাজেটের বাস্তবায়ন দেখানো হয়েছে মাত্র ৩৩ শতাংশ। এ অবস্থায় আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রণয়ন প্রক্রিয়া প্রায় শেষের পথে।করোনাজনিত লকডাউনে স্থবির হওয়া অর্থনীতি আগামী দুইতিন বছরেও ঘুরে দাঁড়াতে পারবে কি না তা নিয়ে বেশ সন্দেহ পোষণ করেছেন অর্থনীতিবিদেরা। তবে তারা বলেছেন এই মুহূর্তে টিকার দিকে নজর দিয়ে মানুষকে রক্ষাই হতে পারে আসছে বাজেটের মূল দিক। পাশাপাশি অর্থসংস্থান করা গেলে চলমান অগ্রাধিকার প্রকল্পগুলোর দিকে নজর দেওয়া যেতে পারে।সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলেছে সরকারের রাজস্ব আদায়ে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধির কারণে মূলত টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়। গত অর্থবছরে সরকারের রাজস্ব আদায়ের চিত্র ছিল করুণ। লক্ষ্যমাত্রা অর্জন তো দূরের কথা আগের বছরে যে অর্জন ছিল তাও সম্ভব হয়নি। চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত আদায় হয়েছে পৌনে ২ লাখ কোটি টাকার মতো। তাও লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় অনেক পিছিয়ে। এ অবস্থায় দৈনন্দিন ব্যয় মেটানোর পাশাপাশি উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর অর্থায়ন চালু রাখা দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে। রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে এই পরিস্থিতির জন্য করোনাকে দায়ী করেছেন অনেকে। এ সময় লকডাউনে বেসরকারি খাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়েছে। করোনার দ্বিতীয় ধাক্কা সামাল দিতে গিয়েও হিমশিম খাচ্ছে বেসরকারি খাত। লকডাউন দিয়ে সরকারি অফিস কার্যত বন্ধ রাখায় বেসরকারি খাতের চাকাও মন্থর গতি পায়। এমনকি লকডাউনের কারণে সরকারি অফিসের বকেয়া বিলও পায়নি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো। ফলে বেসরকারি খাতে এই ঈদে বেতনবোনাস দেওয়াও কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঈদের আগে বেসরকারি ব্যবসাবাণিজ্য কলকারখানায় বেতনবোনাস দেওয়া নিয়ে উত্কণ্ঠায় রয়েছেন মালিকেরা। কেউ কেউ বলেছেন সর্বত্রই একধরনের মিসম্যাচ দেখা দিয়েছে। এতে করে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সার্বিক অর্থনীতি।বিশেষজ্ঞরা বলেছেন বেসরকারি খাত চাঙ্গা থাকলে সরকারের রাজস্ব আদায় বাড়ত। পাশাপাশি রাজস্ব খাতে সংস্কারও অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। সংস্কার না করে শুধু উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যমাত্রা নিলেই রাজস্ব আদায় বাড়বে না বলে জানান অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন রাজস্ব খাতে সংস্কার দরকার। তা করা গেলে আদায় বাড়বে। ....সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে জিডিপির আকার বাড়লে রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি পাওয়ার কথা। অথচ করজিডিপির অনুপাত কমে গেছে। জিডিপির ট্র্যাপে পড়ে গেছে করজিডিপির অনুপাত যা এখন সাড়ে ৮ শতাংশ। অথচ সরকারের অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা অনুযায়ী এটি ১৪ শতাংশ হওয়ার কথা। যদিও নীতিনির্ধারকদের অনেকে মনে করেন এখানকার লোকজন ঠিকমতো কর দেয় না যে কারণে করজিডিপির অনুপাত কম। বাস্তবে অর্থনীতিবিদেরা মনে করেন এদেশের সবাই কর দিচ্ছে।সরকারের কর আদায়ের সহজ মাধ্যম পরোক্ষ কর ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী হওয়ায় ধনীগরিব সবাই এখন করজালে বন্দি। তাদের মতে বাজারমূল্যের প্রবৃদ্ধির সঙ্গে রাজস্ব না বাড়লে ধরে নিতে হবে এটি পশ্চাত্মুখী। বাস্তবে তাই হচ্ছে যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে সামগ্রিক অর্থনীতিতে যা বর্তমানে উন্নয়নকাজে ধীরগতি দরকারি ব্যয়ে অসংগতির উল্লেখযোগ্য কারণ।অর্থ মন্ত্রণালয়ের সূত্রমতে চলতি বছরের বাজেট ঘোষণার পর থেকেই নানাভাবে কাটছাঁট বা কৃচ্ছ্রসাধনের পথে হেঁটেছে সরকার। উন্নয়ন ব্যয়ও প্রতি বছরের ন্যায় কমিয়েছে। তথাপি আয় কম হওয়ায় নতুন করে চলতি বছরের পূর্তকাজের কার্যাদেশ প্রদান বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি অর্থ বিভাগের এক পরিপত্রে বলা হয়েছে চলমান কোভিড১৯ পরিস্থিতি মোকাবিলা এবং সরকারের কৃচ্ছ্রসাধন নীতির আলোকে চলতি অর্থবছরের ২০২০২০২১ অবশিষ্ট সময়ে পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় নতুন কোনো পূর্তকাজ নির্মাণস্থাপনাএর কার্যাদেশ প্রদান করা যাবে না। তবে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও কৃষি মন্ত্রণালয় এই পরিপত্রের বাইরে থাকবে। সরকারের ব্যয়ের চাপ কমাতে বছরের শুরুতেই বাজেট সংশোধনের আগে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে জানিয়ে দেওয়া হয় কোনোভাবে নতুন করে অতিরিক্ত বরাদ্দ দেওয়া হবে না। আর কোনোক্রমইে উন্নয়ন খাতের অব্যয়িত অর্থ ভিন্ন খাতে স্থানান্তর করা যাবে না। এ ধরনের মোট ২৪ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোকে। মূলত অগ্রাধিকার খাতে প্রয়োজনীয় বরাদ্দের মাধ্যমে সীমিত সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করাই এই মুহূর্তে সরকারের মূল লক্ষ্য। ফলে ব্যয় নিয়ন্ত্রণেই বেশি জোর দেওয়া হয়েছে।উল্লেখ্য চলতি ২০২০২১ অর্থবছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর আওতায় রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। অর্থবছরের প্রথম আট মাস অর্থাত্ জুলাইফেব্রুয়ারিতে আদায় হয়েছে মাত্র ১ লাখ ৫১ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা।চলতি অর্থবছরের বাজেটে সরকারের পরিচালনা খাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৩ লাখ ১১ হাজার ১৯০ কোটি টাকা। অন্যদিকে সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আকার ২ লাখ ৯ হাজার ২৭২ কোটি টাকা। জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত এই ৯ মাসে সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির মাত্র ৪১ দশমিক ৯২ শতাংশ বাস্তবায়ন হয়েছে যা বিগত বছরগুলোর গড় ৪৫ শতাংশ বাস্তবায়ন থেকে অনেক কম।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1376.csv b/Bangla_fin_news_articles/1376.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cb1d379043e0d7f6c170a92ea5b0ec88b87c0e3b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1376.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1376,ভারতযুক্তরাজ্যের ১০০ কোটি ডলারের বাণিজ্য চুক্তি,2021-05-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকের আগেই ডাউনিং স্ট্রিটের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয় যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ভারতের ১০০ কোটি পাউন্ডের নতুন বিনিয়োগ ও বাণিজ্য চুক্তি হতে যাচ্ছে।এর মধ্যে যুক্তরাজ্যে ৫৩ কোটি ৩০ লাখ পাউন্ড বিনিয়োগ করবে ভারত যার মূল দিক হলো টিকা উৎপাদনের লক্ষ্যে দেশটিতে সেরাম ইন্সটিটিউটের বিনিয়োগ। এর মধ্য দিয়ে সাড়ে ছয় হাজার মানুষের কর্মসস্থান হওয়ার আশা করা হচ্ছে।লন্ডনে বরিস জনসনের ডাউনিং স্ট্রিটের অফিস থেকে গতকাল এসংক্রান্ত একটি বিবৃতি জারি করা হয়। তাতে বলা হয়েছে সেরামের ২৪ কোটি পাউন্ডের এ প্রকল্পে যুক্তরাজ্যে টিকা তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় পরীক্ষানিরীক্ষা গবেষণা ও টিকা আরও উন্নত করতে যাবতীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। ব্রিটেনে টিকা বানানোর এ উদ্যোগ মূলত ভারতের সঙ্গে ব্রিটেনের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ চুক্তিরই অঙ্গ।সেরাম ইন্সটিটিউটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও আদর পুনেওয়ালাও এখন লন্ডনে অবস্থান করছেন। সম্প্রতি ব্রিটিশ দৈনিক দ্য টাইমসকে এক সাক্ষাৎকারে সেরামের তিনি বলেছিলেনকরোনার টিকা পেতে বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী থেকে শুরু করে কর্পোরেট কর্তারা তাকে চাপ এবং কার্যত হুমকি দেওয়ায় নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ার আগেই ব্রিটেন পাড়ি জমান।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1377.csv b/Bangla_fin_news_articles/1377.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c289827017a991273aefa9aac242839d828c23c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1377.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1377,হাতিয়ায় বারোমাসি তরমুজ চাষে সাফল্য পেয়েছেন এক কৃষক,2021-05-04,হাতিয়া নোয়াখালী সংবাদদাতা,কৃষি ব্যবস্থার উন্নতির ফলে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় সারা বছর ফলন দেয় এমন তরমুজ উৎপাদন করে সফল হয়েছেন তমরদ্দি ইউনিয়নের জোড়খালী গ্রামের কৃষক মিষ্টু মিয়া। তিনি তার ৫০ শতাংশ জমিতে হলুদ কালো সবুজ এই তিন জাতের তরমুজ চাষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। কারণ হলুদ রংয়ের তরমুজ চাষ হাতিয়া দ্বীপে এই প্রথম।সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে মাচায় মাচায় দুলছে হলুদ কালো ও সবুজ রঙের তরমুজ। হলুদ রংয়ের তরমুজ দেখতে এবং কিনতে দ্বীপের বিভিন্ন এলাকা থেকে সাধারণ মানুষ ও ব্যাপারীরা প্রতিদিন খেতে ভিড় করছেন। অনেকে ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দিচ্ছেন। এ ব্যাপারে কৃষক মিষ্টু মিয়া জানান রোজা ও লকডাউনের কারণে এবার তরমুজের দাম বেশি। এ পর্যন্ত তিনি ২ লাখ টাকার তরমুজ বিক্রি করেছেন। আরো ২ লাখ টাকার তরমুজ বিক্রি করতে পারবেন বলে তিনি আশা করছেন। আগামীতে তিনি আরো বেশি জমিতে তরমুজ চাষ করবেন বলে জানান।তিনি আরো বলেন যেহেতু এটি বারোমাসি ফল সেহেতু বৃষ্টি শুরু হলে এই ৫০ শতাংশ জমিতে থাকা তরমুজ গাছে আবার ফলন দেখা দিবে।এ ব্যাপারে হাতিয়া উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন জানান হলুদ তরমুজের বৈশিষ্ট্য এটি খুব মিষ্টি ও সুস্বাদু। এর পুষ্টিগুণও বেশি। এই তরমুজ চাষ করলে মূলধনের চেয়ে ৪৫ গুণ বেশি লাভ পাওয়া যায়। তরমুজ চাষে মিষ্টু মিয়াকে কৃষি বিভাগ থেকে সার্বিক সহযোগিতা করা হয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1378.csv b/Bangla_fin_news_articles/1378.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..40fb018403e01512d645aaecd71249079c743881 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1378.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1378,ঈদবাজারে ১৪ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট,2021-05-04,রেজাউল হক কৌশিক,ছোটবড় সবাই ঈদের সময় নতুন টাকার নোট পেতে পছন্দ করেন। ঈদ সালামিসহ ফিতরা বা দানের সময় অনেকে নতুন টাকা দিতে পছন্দ করেন। গত বছরের মতো চলতি বছরেও ঈদউলফিতরে করোনা মহামারি চলছে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে এবার ঈদে ১৪ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট বাজারে ছাড়া হবে। কিন্তু অন্যান্য বারের মতো বিশেষ ব্যবস্থায় সাধারণ জনগণকে টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা রাখছে না বাংলাদেশ ব্যাংক।ঈদে নতুন টাকা সরবরাহ করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাপক প্রস্তুতি রাখে। বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকের কাউন্টারে নতুন টাকার জন্য দীর্ঘ লাইনে দাঁড়াতে দেখা যায়। ঈদ যতই এগিয়ে আসে ব্যাংকের কাউন্টারেও দীর্ঘ লাইন বাড়তে থাকে। সেসময় ব্যাংকগুলোতে গেলেই ঈদের সে আমেজ দেখা যেত। তবে করোনা ভাইরাসের কারণে এ বছর এ ব্যবস্থা বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকগুলোতে সাধারণ লেনদেন এবং এটিএম বুথের মাধ্যমে নতুন টাকার নোট বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো তাদের চাহিদা অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ টাকা সংগ্রহ করতে পারছে। এরই মধ্যে ৪ হাজার কোটি টাকা বিতরণ করেছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন চাহিদাসরবরাহ নীতি অনুসরণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক সারা বছর বাজারে নোট সরবরাহ করে। তবে ঈদের আগে নতুন নোটের চাহিদা বেশি থাকে। সেই বিবেচনায় ঈদ উপলক্ষ্যে ১৪ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট বাজারে ছাড়া হচ্ছে।নতুন নোটের মধ্যে রয়েছে ১০ ২০ ৫০ ১০০ ২০০ ও ৫০০ টাকার। গেল বছর ঈদউলফিতর উপলক্ষ্যে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট বাজারে ছেড়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। জানা গেছে সারা বছর ৪০ থেকে ৫০ হাজার কোটি টাকার সমপরিমাণ বিভিন্ন মূল্যমানের নোট প্রয়োজন হয়। এর ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ প্রয়োজন হয় দুই ঈদে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1379.csv b/Bangla_fin_news_articles/1379.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f2fb29899fae8f64493fd41f66017e1da6bf4d2e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1379.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1379,‘লকডাউনে’ সরকারি অফিস বন্ধের প্রভাব অর্থনীতিতে,2021-05-04,শামছুদ্দীন আহমেদ,করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলমান বিধিনিষেধের মেয়াদ আবারও বাড়াল সরকার। আগামী ১৬ মে পর্যন্ত বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। করোনার সংক্রমণ মোকাবিলায় জনসমাগম এড়াতে এই বিধিনিষেধ চলছে গত ৫ এপ্রিল থেকে। সরকারের জারিকৃত প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ৫ এপ্রিল থেকেই বন্ধ রয়েছে সব সরকারি আধা সরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান। তবে আইনশৃঙ্খলা স্বাস্থ্য বিভাগ ত্রাণ কার্যক্রমসহ জরুরি সেবাপ্রতিষ্ঠান বিধিনিষেধের আওতামুক্ত। এছাড়া আরো কিছু সরকারি কার্যক্রম চলছে সীমিত পরিসরে। তবে মোটা দাগে বলতে গেলে ৫ এপ্রিল থেকে বন্ধ থাকা সরকারি অফিস আগামী ১৬ মে পর্যন্ত কার্যত বন্ধ থাকছে। সরকারি অফিস টানা এক মাস ১১ দিন বন্ধ থাকায় এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে সামগ্রিক অর্থনীতিতে। ব্যবসাবাণিজ্যের সঙ্গে সম্পৃক্তরা বলছেন ব্যবসাবাণিজ্যের অনেক কিছুই সরাসরি সরকারি দপ্তরসমূহের সঙ্গে সম্পৃক্ত। তবে সরকারি দপ্তর বন্ধ থাকায় ব্যবসার স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। বেসরকারি বিভিন্ন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের লেনদেন থাকে সরকারি দপ্তরে। সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে অনেক প্রতিষ্ঠানের বকেয়া বিলও পাওনা রয়েছে। বিল না পাওয়ায় বেসরকারি কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের কর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতনবোনাস পরিশোধ করতে পারছে না। এছাড়া ব্যাংকিং কার্যক্রমও সীমিত থাকায় সামগ্রিক অর্থনীতির স্বাভাবিক কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকারখানায় গ্যাসবিদ্যুত্ সমস্যাজনিত পরিস্থিতিরও মোকাবেলা করা যাচ্ছে না। নতুন বিনিয়োগ কার্যক্রম তো বন্ধই বরং আনুষঙ্গিক সেবা কার্যক্রমও বন্ধ রয়েছে। ঈদের আগে বেতনবোনাস দেওয়ার সোচ্ছার দাবি উঠলেও সীমিত ব্যাংকিং কার্যক্রম ব্যাবসায়িক লেনদেন বাধাগ্রস্ত হওয়ায় উদ্যোক্তারাও একধরনের অনিশ্চয়তায় দিন কাটাচ্ছেন। এমনিতেই ব্যাংকের অসহযোগিতায় এই করোনাকালে ক্ষুদ্রমাঝারি উদ্যোক্তারা ধরাশায়ী। ইতিপূর্বে সরকারঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের অর্থও সবাই পায়নি বরং ব্যাংকগুলো কৌশলে নিজেদের অবস্থান সুসংহত করেছে। বন্ধ হওয়ার উপক্রম কিছু ব্যাংকও নিজেদের পরিস্থিতির উন্নতি করেছে। কোনো কোনো ব্যাংক গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে হিসাব সমন্বয় করেছে। কিন্তু এখন আর নতুন করে অর্থায়ন করছে না। ফলে উদ্যোক্তা পুরোপুরি আটকে গেছেন। লকডাউনে সরকারি অফিস বন্ধ থাকায় নীতিনির্ধারকদের দ্বারস্থ হওয়াও সম্ভব হচ্ছে না অনেকের পক্ষে যা সার্বিক গতিকে একধরনের শ্লথ করে দিয়েছে। করোনার প্রভাব লকডাউনজনিত এই সংকট থেকে তাড়াতাড়ি উত্তরণের পথ খোঁজা দরকার বলেও বিশেষজ্ঞরা মত দিয়েছেন।জনস্বাস্থ্য বিষেশজ্ঞদের মতে করোনার সংক্রমণ থেকে মানুষের জীবন বাঁচাতে লকডাউন বা বিধিনিষেধের আপাতত বিকল্প নেই। বিশেষ করে দেশের সব মানুষকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনার আগ পর্যন্ত জীবন বাঁচানোর প্রয়োজনে সরকারকে বিধিনিষেধের মেয়াদ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে। আর অর্থনীতি ও ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে অভিজ্ঞরা বলছেন জীবন আগে এর সঙ্গে দ্বিমতের অবকাশ নেই। লকডাউনে সরকারের অনেক ব্যয় কমছে এটাও ঠিক। তবে পাশাপাশি জীবিকার অপরিহার্যতাও বিবেচনায় নিয়ে অর্থনীতির স্বাভাবিক গতিপ্রবাহ ধরে রাখতে হবে। সেক্ষেত্রে সরকারি অফিসসমূহ খোলা রাখানা রাখার বিষয়টি সমন্বয় করা প্রয়োজন। গতকাল সোমবার মন্ত্রিপরিষদের বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান বর্তমানে বিধিনিষেধ যেভাবে আছে সেগুলো ১৬ মে পর্যন্ত বলবত্ থাকবে। তবে শহরের ভেতরে বাস বা গণপরিবহন চলাচল করবে কিন্তু দূরপাল্লার বাস আগের মতোই বন্ধ থাকবে।মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে জেলার মধ্যে গণপরিবহন চলবে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে। কিন্তু এক জেলা থেকে আরেক জেলায় গণপরিবহন বন্ধ থাকবে। এছাড়া ট্রেন ও যাত্রীবাহী নৌযানও বন্ধ থাকবে। যেসব মার্কেটে কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মানা হবে না প্রয়োজনে সেসব মার্কেট বন্ধ করে দেওয়া হবে। বিধিনিষেধের মেয়াদ আবারও বৃদ্ধির বিষয়ে আজকালের মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি করবে সরকার।দূরপাল্লার বাস ট্রেন ও লঞ্চ বন্ধ থাকার কারণে ঈদে বাড়ি ফেরায় মানুষের ভোগান্তি বাড়বে কি না জিজ্ঞাসা করা হলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন ঈদ তো সম্ভবত ১৪ তারিখে। ঈদে সরকারি ছুটি তো তিন দিন এর মধ্যে দুই দিন পড়ছে শুক্র ও শনিবার। তিন দিনের বাইরে কোনো ছুটি দেওয়া হবে না। মানুষকে মাস্ক পরাতে সরকার কঠোর অ্যাকশনে যাচ্ছে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন আজ সোমবার থেকে পুলিশ ও সিটি করপোরেশন এবং প্রশাসন দেশের প্রতিটি মার্কেটে সুপারভাইজ করবে। যদি কোনো মার্কেটে বেশি লোক হয় তা কন্ট্রোল করা যাবে না তবে মাস্ক ছাড়া যদি বেশি লোকজন ঘোরাফেরা করে তাহলে প্রয়োজনে সেসব মার্কেট বন্ধ করে দেব। দোকান মালিক সমিতি এ বিষয়ে সহযোগিতা করবে বলে আশ্বাস দিয়েছে।করোনা ভাইরাস সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি রোধে কঠোর বিধিনিষেধের দ্বিতীয় ধাপে ১৪ এপ্রিল থেকে দেশে জরুরি কাজ ছাড়া ঘরের বাইরে বের হওয়ার ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয় যা সর্বাত্মক লকডাউন নামে পরিচিতি পায়। এই বিধিনিষেধের মধ্যে জরুরি সেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠান ছাড়া সরকারিবেসরকারি অফিস ও গণপরিবহন আগের মতোই বন্ধ আছে। তবে উত্পাদনমুখী শিল্পকারখানা স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ চালাতে পারবে।শুরুতে লকডাউনে শপিং মলসহ অন্যান্য দোকান বন্ধ রাখার নির্দেশনা থাকলেও জীবনজীবিকার কথা বিবেচনা করে গত ২৫ এপ্রিল থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকান ও শপিংমল খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সড়ক নৌ ও রেলপথে দূরপাল্লার যাত্রী বহন বন্ধ থাকলেও বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বেবিচক ইতিমধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ বিবেচিত দেশগুলো বাদে অন্য সব গন্তব্যে কঠোর শর্তসাপেক্ষে নিয়মিত বাণিজ্যিক ফ্লাইটে যাত্রী পরিবহনের অনুমতি দিয়েছে। এছাড়া লকডাউনের মধ্যে ব্যাংকে লেনদেন করা যাচ্ছে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত। সতর্কতার অংশ হিসেবে সীমিত জনবল দিয়ে বিভিন্ন শাখা চালু রেখেছে ব্যাংকগুলো।মন্ত্রিপরিষদের গতকালের বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রোজার ঈদের ছুটি শেষ হওয়ার আগে সরকারি অফিসসমূহ খুলছে না। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কারো কারো এত দিন ধারণা ছিল ৫ মের পর থেকে ঈদের আগে হয়তো সরকারি অফিসমূহ খোলা থাকবে। সেক্ষেত্রে সরকারি অফিসে পাওনা বিলসমূহের কিছু অংশ তুলে হলেও নিজস্ব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতনবোনাস দিতে পারবেন। তবে সরকারের নতুন সিদ্ধান্তে ঈদের আগে নিজ প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের বেতনবোনাস দিতে পারানা পারা নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন অনেকে। ব্যবসায়ীদের কেউ কেউ বলছেন এখানে অর্থের অভাবের বিষয়টি আসছে না। সরকারি অফিস বন্ধ এবং ব্যাংকিং কার্যক্রম সীমিত থাকায় সঞ্চিত অর্থেরও স্বাভাবিক লেনদেন করা সম্ভব হচ্ছে না।ইত্তেফাকএসএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1380.csv b/Bangla_fin_news_articles/1380.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1e1325845848cf7da26b131c22ed77bacc5635bb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1380.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1380,বিশেষ ছাড়ে মিলছে ওয়ালটনের এসি,2021-05-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ভয়েস কমান্ড আয়োনাইজার এন্টি ভাইরাল ফ্রস্ট ক্লিনের মতো অত্যাধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ নতুন মডেলের ইনভার্টার এয়ার কন্ডিশনার বা এসি বাজারে এনেছে ওয়ালটন। এসব এসিতে রয়েছে আকর্ষণীয় ক্যাশব্যাক ও ছাড়ের সুবিধা। ক্রেতারা ঘরে বসে ফোন করলেই ক্যাশ অন ডেলিভারি সুবিধায় ওয়ালটন পণ্য পৌঁছে দেয়া হচ্ছে।ওয়ালটনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন ১০ এর আওতায় ওয়ালটন এসির ক্রেতারা পাচ্ছেন ২০০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক ফ্রি ইন্সটলেশন ও হোম ডেলিভারির সুবিধা। এছাড়া নির্দিষ্ট মডেলের এসি ৪০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়ে কেনার সুযোগ রয়েছে। আছে জিরো ইন্টারেস্টে ১ বছরের ইএমআই এবং ৩৬ মাস পর্যন্ত সহজ কিস্তিু সুবিধা। ওয়ালটন এসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তানভীর রহমান বলেন করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে ঘরের সুরক্ষায় ডুয়েল ডিফেন্ডার আয়োনাইজার ইউভি আল্ট্রা ভায়োলেট কেয়ার প্রযুক্তি সম্বলিত এসি বাজারে ছেড়েছে ওয়ালটন। নতুন মডেলের এসব এসি গ্রাহকের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। সেইসঙ্গে এসি ক্রয়ে ক্রেতাদের ২০০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক ফ্রি হোম ডেলিভারি ও ইন্সটলেশন সুবিধা দেয়া হচ্ছে। মূলত এসব কারনে এ বছর ওয়ালটন এসির বিক্রি বেড়েছে আশাতীত। ইতিমধ্যে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে এসি বিক্রিতে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ৪৫০ শতাংশ।ওয়ালটন এসির চিফ অপারেটিং অফিসার প্রকৌশলী সন্দ্বীপ বিশ্বাস জানান স্থানীয় বাজারে এবছর ইউরোপিয়ান ডিজাইনের অত্যাধুনিক ফিচারের ১ টন ১.৫ টন ও ২ টনের নতুন মডেলের স্প্লিট টাইপ এসি ছেড়েছে ওয়ালটন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হচ্ছে ইনভার্টার প্রযুক্তির সুপারসেভার ইনভার্না এসি। এক টনের ইনভার্না এসিতে ইকোমুডে প্রতি ঘন্টায় বিদ্যুৎ খরচ মাত্র ২ টাকা ৮৮ পয়সা। যা বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা বুয়েট কর্তৃক সার্টিফাইড।এছাড়া ওয়ালটনের এই এসিতে আছে আইওটি বেজড স্মার্ট কন্ট্রোল ফিচার। বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে স্মার্ট এসি অনঅফ তাপমাত্রা বাড়ানো বা কমানো ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। পাশাপাশি এসিতে প্রতিদিন বা মাসিক বিদ্যুৎ বিল কত আসছে ভোল্টেজ লো না হাই কম্প্রেসর ওভারলোডে চলছে কী না এসব তথ্যও সহজেই মনিটর করার সুযোগ রয়েছে। বাজারে ওয়ালটন স্মার্ট ইনভার্না এসি পাওয়া যাচ্ছে ৪৯ হাজার ৯শ টাকা থেকে ৭৭ হাজার ৪শ টাকার মধ্যে।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1381.csv b/Bangla_fin_news_articles/1381.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fa35d22dad905e9c2ce41c7ae276dfcca7c6cc1e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1381.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1381,বৈদেশিক মুদ্রার মজুদে রেকর্ড নতুন উচ্চতায় বাংলাদেশ,2021-05-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থনৈতিক সক্ষমতার অন্যতম মাইলফলক হলো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। সোমবার দেশে প্রথমবারের মত বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ ৪৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বৃদ্ধির অর্থ হলো অর্থনীতির শক্তিশালী হচ্ছে।আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুদ থাকতে হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ রিজার্ভ দিয়ে কমপক্ষে ১০ মাসের আমদানি ব্যয় পরিশোধ করা সম্ভব। ব্যাংকাররা বলছেন সংকটে পড়লে এ রিজার্ভ অর্থনীতির গতি ধরে রাখতে কাজে দেবে। আমদানি দায় মেটাতে সমস্যায় পড়তে হবে না।বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান দৈনিক ইত্তেফাককে বলেন সোমবার দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৫ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। প্রতি ডলার ৮৫ টাকা হিসেবে বৈদেশিক মুদ্রায় রিজার্ভের পরিমাণ ৩ লাখ ৮৩ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা। অর্থাৎ চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের বাজেটের অর্ধেকের বেশি। চলতি বছরে বাজেটের আকার ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র অনুযায়ী দেশের আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম চলে এই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দিয়ে। স্বর্ণ বৈদেশিক মুদ্রা ও ডলার এই তিন ক্যাটেগরিতে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রাখা হয় দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংকে। এই অর্থ বিভিন্ন দেশের বন্ড ও বিলে বিনিয়োগ করা হয়। প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা কেনাবেচাও করে বাংলাদেশ।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের সঙ্গে রপ্তানি আয় বেড়েছে। এ কারণে রিজার্ভের পরিমাণ ৪৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। প্রথমবারের মতো দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৫ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে গত বছরের ২৩ জুন। তার আগে ৩ জুন রিজার্ভ ৩৪ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। ২০২০ সালের শেষ দিন ৪৩ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে দেশের রিজার্ভ।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1382.csv b/Bangla_fin_news_articles/1382.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5b5219e79969585750fe109f23ee3816a628c1b1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1382.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1382,মাদাগাছকায় রপ্তানি শুরু করল নাইস কটন,2021-05-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মাদাগাছকায় পণ্য রপ্তানি শুরু নাইস কটন লিমিটেড। এটি তাদের প্রথম চালান। বাণিজ্য সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে রপ্তানি বাণিজ্যে প্রবেশ করে প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি সাভারে নিজস্ব ফ্যাক্টোরিতে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ফ্লোরিয়েল নিটওয়্যারের কাছে প্রথম চালান হস্তান্ত করা হয়।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নাইস কটন লিমিটেডের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পরিচালক অপারেশন ও পরিচালক কমার্শিয়াল সহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ এবং সম্মানিত ক্রেতা ফ্লোরিয়েল নিটওয়্যারএর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন সোর্সিং ম্যানেজার জনাব শানকু মজুমদার। ফ্লোরিয়েল নিটওয়্যারের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন সোর্সিং ম্যানেজার শানকু মজুমদার।নাইস কটন লিমিটেড লাবিব গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। লাবিব গ্রুপ তৈরি পোশাক শিল্প খাতে সুনামের সাথে ব্যবসায় পরিচালনা করে আসছে। বিজ্ঞপ্তিইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1383.csv b/Bangla_fin_news_articles/1383.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76dd52f91b56eb982dac3124bf6d6e327ca457f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1383.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1383,দাম কমলো ভোজ্য তেলের,2021-05-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ভোজ্য তেলের দাম প্রতি লিটারে ৩টাকা কমানো হয়েছে।ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুরোধেবাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনএ দাম কমায়।সে অনুযায়ী বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারের ৩ টাকা কমে হবে ১৪১ টাকা।সোমবার ৩ মে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয় সংগঠনটির পক্ষ থেকে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় রোজা এবং করোনার এই সংকটে ভোক্তা সাধারণের ক্রয়ক্ষমতা বিবেচনায় অ্যাসোসিয়েশন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুরোধে ঈদ পর্যন্ত ভোজ্য তেলের দাম লিটারে ৩ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাজারে ভোজ্যতেলের দাম আগেই লিটারে ৫ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছিলেন ব্যবসায়ীরা। গত ২৫ এপ্রিল থেকে কোম্পানিগুলো ভোজ্যতেলের এ মূল্যবৃদ্ধি করে। বাজারে মূল্যবৃদ্ধির এক সপ্তাহ পর এসে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন বলছে ৫ টাকা নয় লিটারে দাম বাড়ানো যাবে ২ টাকা। অ্যাসোসিয়েশনের এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে বাজারে প্রতি লিটার ভোজ্যতেলের দাম ৩ টাকা করে কমবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1384.csv b/Bangla_fin_news_articles/1384.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..77d7244671d2c81e620028beff891e1c51e59584 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1384.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1384,নাটোরে ন্যায্যমূল্যে তরমুজ বিক্রি শুরু,2021-05-03,নাটোর প্রতিনিধি,অবশেষে নাটোরে ন্যায্যমূল্যে তরমুজ বিপণন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। রবিবার কেন্দ্রীয় মসজিদ চত্বরের স্থাপিত তরমুজ বিক্রয় কেন্দ্রে বিপণন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মো. শাহরিয়াজ।নাটোরে ক্রেতা পর্যায়ে তরমুজের ঊর্ধ্বমুখী দর রোধ এবং কৃষকের মুনাফা নিশ্চিত করতে তরমুজের বিপণন কার্যক্রম শুরু করেছে জেলা প্রশাসন। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার লিটন কুমার সাহা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সুব্রত কুমার সরকার এবং নাটোর পৌরসভার মেয়র উমা চৌধুরী জলি। জেলা প্রশাসনের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর জুয়েল আহমেদ জানান উদ্বোধনী দিনে মোট চার টন ওজনের ৮০০ পিস তরমুজ বিক্রি করা হচ্ছে। পাঁচ কেজি পর্যন্ত এক একটি তরমুজ ৩৫ টাকা কেজি দরে এবং পাঁচ কেজির বেশি ওজনের তরমুজ ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে। ক্রেতা চাহিদা বিবেচনায় প্রতিদিনের তরমুজ বিক্রয় প্রয়োজনে বাড়বে।নাটোর কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপপরিচালক সুব্রত কুমার সরকার বলেন জেলায় চলতি মৌসুমে ৮৬৮ হেক্টর জমিতে তরমুজ আবাদ হয়েছে এবং মোট উত্পাদন লক্ষ্যমাত্রা সাড়ে ৩৬ হাজার টন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1385.csv b/Bangla_fin_news_articles/1385.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3304bc9a9efc67877de80a963052468793ae69b1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1385.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1385,শাহজাদপুরে সংকটে তাঁতশিল্প,2021-05-03,শাহজাদপুর সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা,শাহজাদপুরের তাঁতশিল্প সংকটে পড়েছে। তাঁতিরা পড়েছেন বিপাকে। এ বছরেও অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যয়ের শঙ্কা করছেন তাঁতিরা। সারা দেশে লকডাউন থাকায় হাটে বিক্রির জন্য কাপড় আনতে পারছেন না তারা। নতুন করে কাপড় বোনাও হচ্ছে না। পুঠিয়া গ্রামের চাঁদ মিয়া গাড়াদহ গ্রামের শফিকুল ইসলাম উল্লাপাড়ার নেওয়ার গাছা গ্রামের সেরাজুল ইসলাম মহেষপুর গ্রামের বাবলু মিয়া ও হাসান জানান অনেকেরই ১৫ থেকে ২০ খানা তাঁত ছিল। এখন কমতে কমতে কারো দুই খানা কারো আবার পাঁচ খানায় ঠেকেছে। পৌর এলাকার তাঁত শ্রমিক স্বপন বলেন অনেক মহাজন তাঁত বন্ধ করে বসে আছেন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1386.csv b/Bangla_fin_news_articles/1386.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..04c1f6f14d0a05cdf20f7e24923d0984bdaa4af6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1386.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1386,করোনার দ্বিতীয় ধাক্কায় ব্যবসায়ীদের আস্থা আরো কমেছে,2021-05-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের প্রভাবে দেশে ব্যবসায়ীদের আস্থা আগের চেয়ে কমেছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরুর পরে মাত্র ২ শতাংশ ব্যবসায়ী মনে করেন অর্থনীতি শক্তিশালী পুনরুদ্ধারের দিকে যাচ্ছে। মাঝারি মানের পুনরুদ্ধারের দিকে যাচ্ছে বলে মনে করেন ৩১ শতাংশ এবং দুর্বল মানের পুনরুদ্ধারের দিকে যাচ্ছে বলে মনে করেন ৬৭ শতাংশ ব্যবসায়ী। গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং সানেম ও দ্য এশিয়া ফাউন্ডেশনের এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।করোনা মহামারির সময়ে ব্যবসায় আস্থাসংক্রান্ত জরিপের চতুর্থ পর্যায়ের ফলাফল নিয়ে গতকাল রবিবার ওয়েবিনারের আয়োজন করা হয়। ওয়েবিনারে জরিপের ফলাফল উপস্থাপন করেন সানেমের নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান। আলোচক হিসেবে ওয়েবিনারে উপস্থিত ছিলেন অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন এবং ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ডিসিসিআই সভাপতি রিজওয়ান রাহমান। জরিপের ফল উপস্থাপনে ড. সেলিম রায়হান জানান ২০২১ সালের এপ্রিলের ৬ থেকে ১৮ তারিখের মধ্যে ৩৬টি জেলার মোট ৫০৩টি ক্ষুদ্র ছোট মাঝারি ও বড় ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের ওপর এই জরিপ করা হয়েছে। এই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শীর্ষ পদাধিকারীদের সঙ্গে ফোনালাপের মাধ্যমে এই জরিপ পরিচালনা করা হয়। জরিপে অংশ নেওয়া ২২ শতাংশ ব্যবসায়ী জানিয়েছেন তারা প্রণোদনা প্যাকেজের সুবিধা পেয়েছেন। ৬৯ শতাংশ ব্যবসায়ী জানিয়েছেন তারা প্রণোদনা প্যাকেজ পাননি এবং ৯ শতাংশ ব্যবসায়ী জানিয়েছেন তারা প্যাকেজ সম্পর্কে জানেন না। জরিপকৃত বৃহৎ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রণোদনা প্যাকেজ পেয়েছে ৪৬ শতাংশ মাঝারি ৩০ শতাংশ এবং ৯ শতাংশ ক্ষুদ্র ও ছোট প্রতিষ্ঠান প্রণোদনা পেয়েছে।এর আগের তিনটি জরিপের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায় এই সময়কালে ব্যবসার খরচসংক্রান্ত সূচকের সবচেয়ে অবনতি হয়েছে। ২০২১ সালের জানুয়ারিমার্চ সময়কালে আর্থিক ফার্মাসিউটিক্যাল টেক্সাইল ও খুচরা ব্যবসা তুলনামূলকভাবে অন্য খাতের চেয়ে ভালো করেছে পিছিয়ে আছে পরিবহন রেস্টুরেন্ট চামড়া শিল্প হালকা প্রকৌশল শিল্প ও রিয়েল এস্টেট খাত।২০২১ সালের এপ্রিলে পরিচালিত চতুর্থ পর্যায়ের জরিপে দেখা যাচ্ছে ব্যবসায়ীদের ব্যবসার আস্থা অনেকখানি কমে গিয়েছে। ২০২০ সালের জুলাই মাসে পরিচালিত জরিপে বিজনেস কনফিডেন্স ইনডেক্স বা ব্যবসার আস্থা সূচকের মান ছিলো ৫১ দশমিক ০৬ ২০২০ সালের অক্টোবরে পরিচালিত জরিপে এই সূচক ছিল ৫৫ দশমিক ২৪ ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে এই সূচক ছিল ৫৭ দশমিক ৯০ এবং ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে পরিচালিত চতুর্থ পর্যায়ের জরিপে এই সূচক ছিল ৪১ দশমিক ৩৯। এ সময়ে হালকা প্রকৌশল পরিবহন এবং রেস্টুরেন্ট খাতের ব্যবসায় আস্থা সবচেয়ে কম পাওয়া গেছে। ড. সেলিম রায়হান বলেন আমরা যখন পুনরুদ্ধারের কথা বলি তখন শুধু অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের কথাই বলি কিন্তু সামাজিক পুনরুদ্ধারের গতি অনেক শ্লথ হয়ে গেছে। কর্মসংস্থান কীভাবে হবে সামাজিক অন্য খাতের পুনরুদ্ধার কীভাবে হবে সেগুলো বাজেটে কিছুই উল্লেখ থাকে না। তিনি চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য হালকা প্রকৌশল পাইকারি ব্যবসা পরিবহন তৈরি পোশাক খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং রিয়েল এস্টেট খাতে অগ্রাধিকার প্রদানের আহ্বান জানান। এই খাতগুলোতে দীর্ঘ সময়ের জন্য সুদহার কমানোসহ এসএমই খাতে ঋণ ও প্রণোদণা প্রাপ্তি বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দেন তিনি।অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন বড় প্রতিষ্ঠানগুলো যেভাবে নিজেদের বিষয়গুলো নীতি নির্ধারকদের কাছে তুলে ধরতে পারে ছোট প্রতিষ্ঠানগুলো সেভাবে পারে না। অথচ এই ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে তুলনামূলক বেশি কর্মসংস্থান তৈরি হয়। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো গত বছর প্রথম প্রান্তিকে বড় ধসের পরে আমরা সার্বিক পুনরুদ্ধার দেখতে পেয়েছি করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসার আগ পর্যন্ত ধারাবাহিক পুনরুদ্ধার দেখা গেছে। কিন্তু পুনরুদ্ধার সবার জন্য একরকম হয়নি। ঢাকা চেম্বারের সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যবসায় আস্থা বাড়ানোর জন্য সরকারকে খাতভিত্তিক গাইডলাইন তৈরি করতে হবে এবং তা কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। ব্যাংকের ঋণ প্রণোদনার বিষয়ে তিনি বলেন ব্যাংকগুলোকে ঋণের টার্গেট নির্ধারণ করে দেওয়া হয় তারা বড় মাপের ঋণ দিয়ে লক্ষ্য অর্জন দেখিয়ে দেয়। অথচ কোন খাতে এই ঋণ বিতরণ হলো সেটি গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পকে মহামারির প্রভাব থেকে বাঁচাতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণ বিতরণের জন্য সুস্পষ্ট নীতিমালা থাকতে হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1387.csv b/Bangla_fin_news_articles/1387.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fcd4616aab849119ddc374cb3a2a3dfbbf869190 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1387.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1387,মহামারিতে ঘরে বসেই নিরাপদ শপিং,2021-05-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সারাদেশে বিরাজমান করোনা ভাইরাস মহামারিতেও থেমে নেই মানুষের জীবন যাপন। স্বাস্থ্যবিধি সতর্কতা বিধিনিষেধের মধ্যে চলছে সবকিছু। এগিয়ে আসছে ঈদুল ফিতর। ঈদ উপলক্ষে প্রায় শেষ মুহূর্তে কেনাকাটায় ব্যস্ত পুরো দেশবাসী। তাই দেশের মানুষের স্বাস্থ্যবিধির কথা চিন্তা করে গড়ে উঠছে বিভিন্ন অনলাইন ভিত্তিক ইকমার্স এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ইকমার্স প্ল্যাটফরমগুলো। ....অন্য যেকোন সময়ে অনলাইনে ঈদ কেনাকাটার তুলনায় এবার সব থেকে বেশি লেনদেন হওয়ার আশা করছেন দেশীয় বাজারের ইকমার্স খাত সংশ্লিষ্টরা। রাজধানী ঢাকা এবং বিভাগীয় শহরগুলোর বাইরের এলাকার মানুষেরা অনলাইনে সেরে নিচ্ছেন ঈদ কেনাকাটা। এই লকডাউনে ঈদের কেনাকাটায় ক্রেতার আগ্রহ বাড়াতে বিভিন্ন এফকমার্স পরিচালনাকারীরা দিচ্ছে অনলাইন অর্ডারে সব পণ্যের দামের ওপর আকর্ষনীয় মূল্যছাড়। ....এছারাও বর্তমান আবহাওয়া বিবেচনায় কাপড় ও রঙে বিশেষ গুরুপ্ত দিচ্ছেন তারা। অনলাইনে নিয়মিত বেচাকেনা করেন এমন একটি প্রতিষ্ঠান শপার্স বেল এর পরিচালক রাফিউ সামি সাথে কথাবলে জানা যায় বর্তমান করোনাভাইরাস মহামারীতে ঘরে থেকেই নিরাপদে শপিং নিশ্চিত করতেই প্রতিটি পণ্যে আনা হয়েছে নতুনত্ব এবং বিশেষ মূল্য ছাড়। এছাড়াও গ্রীষ্মের তাপদাহের কথা চিন্তা করে কালেকশনে রাখা হয়েছে ঈদের লাইট ট্রেন্ডি ড্রেস । দাম থাকছে সাশ্রয়ী মূল্যে। ....লকডাউনের মধ্যে অনলাইনে কেনাকাটা চলছে। আর তাই শপার্স বেল পণ্যের অনলাইন প্রচারণাতেও দিচ্ছে বিশেষ নজর। পাকিস্তানি ফেমাস ব্রান্ড বিন সাইদ আগা নূর চাসনি লাখনু কুর্তি টুপিস থ্রিপিস ইন্ডিয়ান ফুলকারি সহ ঈদকে সামনে রেখে বিভিন্ন ট্রেন্ডি ড্রেস ইম্পোর্টেড ব্যাগ ও অর্নামেন্টসের সহ বিভিন্ন পণ্যের মাধ্যমে তারা তাদের শপ পরিচালনা করছেন।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1388.csv b/Bangla_fin_news_articles/1388.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6e39dce576c5627b5bc28cb917472e0c5ad5c8e8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1388.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1388,কোভিডে কাজ হারানো প্রত্যেক পরিবার পাচ্ছে ২৫০০ টাকা,2021-05-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চলমান করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে বিভিন্ন পেশায় কাজ হারানো ১৪ লাখ ৯৭ হাজার পরিবারকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঈদ উপহার বিতরণ শুরু করেছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। জিটুপি পদ্ধতিতে তালিকাভূক্ত প্রতিটি পরিবার ২৫০০ টাকা করে সহায়তা পাচ্ছে যা ঈদের আগেই বিতরণ শেষ করবে দেশের অন্যতম শীর্ষ মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস অপারেটর নগদ।ভোলা চট্টগ্রাম এবং জয়পুরহাট জেলায় ১৫টি দরিদ্র পরিবারকে আর্থিক সহায়তা বিতরণের মাধ্যমে আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে আয়োজন করা অনুষ্ঠানে নিজ নিজ জেলা থেকে সংশ্লিষ্ট জেলার ডেপুটি কমিশনারসহ ভাতাভোগীরা অংশ নেন। গণভবন থেকে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় আহমদ কায়কাউস।নগদ ছাড়াও আরো দুটি মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সব মিলে এই দফায় প্রায় ৩৩ লাখ ৩৯ হাজার পরিবারকে ঈদ উপহার দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী।এই দফায় নগদএর মাধ্যমে মোট সুবিধাভোগীর ৪৫ শতাংশ পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক সহায়তা বিতরণ করা হবে। বাকি দুটি অপারেটরের একটি ৩১ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং অপর একটি কোম্পানি অবশিষ্ট অংশ বিতরণ করবে। প্রথম দিন সব মিলে প্রায় ১১ হাজার জন সুবিধাভোগীকে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়েছে।সরকারি সাহায্যের এই টাকা ক্যাশআউটের ক্ষেত্রে উপকারভোগীদের বাড়তি কোনো খরচ লাগছে না। মোট ক্যাশআউট খরচের ১৫ টাকা দেবে সরকার বাকি অংশ বহন করবে নগদ। সুবিধাভোগীরা প্রত্যেকে প্রতি হাজারে নগদএর অ্যাপ বহির্ভূত ক্যাশআউট রেট হাজারে ১৪ টাকা ৯৪ পয়সা হিসেবে মোট সাড়ে ৩৭ টাকা প্রাপ্ত হবেন। ফলে প্রত্যেকের নগদ ওয়ালেটে জমা হবে মোট ২৫৩৭ টাকা যা তিনি ক্যাশআউট না করেও প্রয়োজনে যেকোনো কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। মোবাইল ওয়ালেটের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর অর্থ সহায়তা বিতরণ বিষয়ে নগদএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন কোভিডের এই সময়ে উন্নত বিশ্বও যেখানে বেশি ট্যাক্স দেয় ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে বেশি সুবিধা দেওয়া হয়েছে সেখানে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দরিদ্র এবং কাজ হারানো মানুষের পাশে দাঁড়াতেই সবচেয়ে বেশি উদ্যোগী। এখানেই আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শীতা। তাছাড়া ডিজিটাল সেবার প্রতিও তাঁর বাড়তি আগ্রহের কারণে এখন ঘরে বসেই মোবাইল ফোনে সরকারের অনুদান পেতে পারছেন দরিদ্র ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষ।তানভীর এ মিশু আরও বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই যে নগদএর সেবার প্রতি আস্থা রেখে আগের বারের মতো এবারও তিনি তাঁর ঈদ উপহাররে সবচেয়ে বড় অংশটি বিতরণের দায়িত্ব দিয়েছেন নগদকে। আমরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি সকল নিয়ম মেনে সবচেয়ে স্বচ্ছতার সঙ্গে সরকারের দেওয়া তালিকা অনুসারে সকল সুবিধাভোগীর কাছে নির্ধারিত সময়ের আগেই সরকারি সহায়তা পৌঁছে যাবে। নগদ সব সময়ই বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম মেনে গ্রাহকদের অ্যাকাউন্ট খোলা থেকে শুরু করে সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে যার ধারাবাহিকতা এক্ষেত্রেও বজায় থাকবে।এর আগে গত বছরও ঈদের আগে কোভিডের কারণে কাজ হারানো ৫০ লাখ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানেও নগদকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ১৭ লাখ পরিবারের কাছে ঈদ উপহার পৌঁছে দেওয়ার।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1389.csv b/Bangla_fin_news_articles/1389.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7cbc50b869ca7c5032c79306d386aa76e36a4519 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1389.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1389,১০ টাকার শেয়ারে ৪৪০ লভ্যাংশ দেবে ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ার লিমিটেড,2021-05-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ার লিমিটেডের ৪৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা গত বৃহস্পতিবার ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় প্রতি ১০ টাকার অর্ডিনারি শেয়ারের বিপরীতে ৪৪০ বা প্রায় ৪৪ টাকা নগদ লভ্যাংশ প্রদানের অনুমোদন দেওয়া হয়। এছাড়া বিগত বছরের ডিরেক্টরস রিপোর্ট অডিটরস রিপোর্ট এবং অডিটেড অ্যাকাউন্টস অনুমোদন করেছেন শেয়ারহোল্ডাররা।দেশের বর্তমান করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে সংক্রমণ রোধে সরকারি বিধিনিষেধ ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশনের নির্দেশনা অনুসরণ করে এবার দ্বিতীয়বারের মতো ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হলো।কোম্পানির চেয়ারম্যান মাসুদ খানের সভাপতিত্বতে সভায় কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর কেএসএম মিনহাজ ফিন্যান্স ডিরেক্টর হাসনাইন তৌফিক আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। পরিচালকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেদার লেলে জাহিদুল ইসলাম মালিতা এসওএম রাশিদুল কাইয়ুম মো. আবুল হোসাইন মোহসিন উদ্দিন আহমেদ এবং রেজাউল হক চৌধুরী। এছাড়া কোম্পানি সেক্রেটারি মোহাম্মদ নাহারুল ইসলাম মোল্লা কোম্পানির সিনিয়র ম্যানেজমেন্টসহ বেশ কয়েকজন শেয়ার হোল্ডারও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সভায় অংশগ্রহণ করেন।ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ার লিমিটেড ইউসিএল ১৯৭৪ সাল থেকে বাংলাদেশে কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। ইউসিএলের জনপ্রিয় পণ্যের তালিকায় রয়েছে হরলিক্স মালটোভা বুস্ট এবং গ্ল্যাক্সোসডি । বিজ্ঞপ্তি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1390.csv b/Bangla_fin_news_articles/1390.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fd923c534715358901c566f03b90e800a81c80bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1390.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1390,সদাগরের ‘শস্য উৎসবে’ অভিনেতা জাহিদ হাসান,2021-05-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের অন্যতম হোলসেইল মার্কেটপ্লেস সদাগর ডটকম এর আয়োজনে কৃষকের হাসিমুখ ফোটাতেউদ্বোধন হলো সদাগর শস্য উৎসব ২০২১ এর। ঢাকায় প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয়ে লোগো উন্মোচন করেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা জাহিদ হাসান। এবারের আয়োজনের স্লোগান শস্যই নিশ্চয়তা শস্যই সমৃদ্ধি।জাহিদ হাসান বলেন আপনারআমার পূর্বপূরুষরা সবাই কৃষিজীবী ছিলেন। আমাদের রক্তে কৃষি। আর করোনা মহামারি প্রমাণ করেছে কৃষিই শেষ ভরসা। কৃষি মানেই নিশ্চয়তা ও সমৃদ্ধি। তাই কৃষি ও কৃষকের সম্মান ও মূল্যায়ন করার সময় এসেছে। আশা করি এই সদাগর শস্য উৎসব কৃষকের পাশে থাকবে।প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয় সদাগর শস্য উৎসব ২০২১ এর আয়োজনে একজন পাইকারী উদ্যোক্তা দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে স্পেশাল মিনিকেট চাল মাত্র ৪০ টাকায় কিনতে পারবে যা কোনো উৎসবে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ পাইকারি অফার। একজন উদ্যোক্তা একদিনে ৫ টন থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৩২ টন চাল অর্ডার করতে পারবেন এবং বুকিং এর তারিখ থেকে প্রথম সাতদিনের মধ্যে চালের প্রথম কিস্তির চালান পেয়ে যাবেন।উদ্বোধনী আয়োজনে আরেও উপস্থিত ছিলেন সদাগর ডটকমের সিইও আরিফ চৌধুরী চিফ স্ট্রাটেজি অফিসার জাহিদুল আলম শাহ শস্য উৎসব এর প্রজেক্ট ডিরেক্টর নোমান রবিন ও প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তাবৃন্দ ও সাংবাদিকবৃন্দ।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1391.csv b/Bangla_fin_news_articles/1391.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4b115078cb4eb3e4d2443e113bac42f774790302 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1391.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1391,ব্যবসায়ীরা নিজেরাই দাম বাড়ালেন সয়াবিন তেলের,2021-05-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপনন ও পরিবেশক বিষয়ক জাতীয় কমিটির তোয়াক্কা না করে ব্যবসায়ীরা নিজেরাই এবার দাম বাড়ালেন সয়াবিন তেলের। প্রতি লিটার সয়াবিন তেলে ৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে।অথচ আন্তজার্তিক বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রতি মাসে এই জাতীয় কমিটিই সয়াবিন তেলের দাম পুননির্ধারন করবে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল। গত ১৯ এপ্রিল দেশের ভোজ্যতেল উত্পাদন ও বিপণনকারী কোম্পানিগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে চিঠি দিয়ে নতুন দাম নির্ধারণের কথা জানায়।নতুন দর অনুযায়ী প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১২২ টাকা এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ১৪৪ টাকা ও পাঁচ লিটারের বোতল ৬৮৫ টাকায় বিক্রি হবে। এছাড়া পাম সুপার তেল ১১৩ টাকায় বিক্রি হবে। ইতিমধ্যে রাজধানীর বাজারগুলোতে খুচরা ব্যবসায়ীরা বাড়তি দরে ভোজ্যতেল বিক্রি শুরু করেছেন। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর নিউমার্কেট শান্তিনগর ও মহাখালী কাঁচাবাজারে খোঁজ নিয়ে বাড়তি দরে ভোজ্যতেল বিক্রির তথ্য জানা যায়। খুচরা ব্যবসায়ীরা বলেন ভোজ্যতেল কোম্পানিগুলোর পরিবেশকরা তেলের দাম বাড়ার কথা জানিয়েছেন। এদিকে দাম বাড়ায় খুচরা ব্যবসায়ীরা আগের বোতলজাত সয়াবিন তেলও বাড়তি দরে বিক্রি করছেন।সরকারের বিপনন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি গতকাল তাদের দৈনন্দিন বাজারদরের প্রতিবেদনে জানিয়েছে বাজারে খোলা সয়াবিন নির্ধারিত দরের চেয়ে অনেক বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন বিক্রি হচ্ছে ১২২ থেকে ১২৬ টাকা।কমিটির সিদ্ধান্ত ছাড়া ভোজ্যতেলের দাম বৃদ্ধি সম্পর্কে জানতে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপনন ও পরিবেশক বিষয়ক জাতীয় কমিটির প্রধান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো জাফর উদ্দীনের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। পরে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ বকসী ইত্তেফাককে বলেন কমিটির বৈঠক হয়নি। বৈঠকেই ভোজ্যতেলের দর নির্ধারণ হওয়ার কথা। গত ১৫ মার্চ কমিটি এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ১৩৯ টাকা পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল ৬৬০ টাকা খোলা সয়াবিন ১১৭ টাকা ও পামতেল ১০৯ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। এরআগে ১৭ ফেব্রুয়ারি এই কমিটি প্রথমবারের মতো ভোজ্যতেলের দর নির্ধারন করে। সেসময় প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১১৫ টাকা বোতলজাত সয়াবিনের লিটার ১৩৫ টাকা ও পামঅয়েল ১০৪ টাকা বিক্রির জন্য নির্ধারণ করা হয়েছিল।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1392.csv b/Bangla_fin_news_articles/1392.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f0fc94c82647521a570d72039137916d95619772 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1392.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1392,জিডিপি বাতিলের সময় কি এসে গেছে,2021-05-01,শফিকুর রহমান রয়েল,মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকেই একটা দেশের অর্থনীতির স্বাস্থ্য উপলব্ধির জন্য পরিমাপক হিসেবে গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট মোট দেশজ উত্পাদন বা জিডিপি ব্যবহূত হয়ে আসছে। কিন্তু বিশ্বের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নামিদামি অর্থনীতিবিদদের বেশ বড় একটা সংখ্যা অর্থনীতির প্রকৃত হালহকিকত বোঝার জন্য শুধু জিডিপির ওপর ভরসা রাখতে পারছেন না এবং হামেশাই অন্যান্য সূচকের আশ্রয় নিচ্ছেন যেগুলো কার্যতই পরিবেশগত এবং সামাজিক প্রেক্ষাপটসমূহকেও হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করছে। বছর দশেক আগে মেক্সিকো উপসাগরের গভীর জলে খননরঙ্গস্বরূপ গগনবিদারী শব্দ মানুষ ও প্রকৃতির জন্য ডেকে এনেছিল বিপর্যয়কর পরিস্থিতি। পরিষ্কার বাবদ ব্যয় এবং প্রকৃতি রক্ষার পেছনে কয়েক বিলিয়ন ডলারের প্রচেষ্টা কিন্তু তাদের অর্থনীততে প্রতিফলিত হয়নি। পক্ষান্তরে জিডিপি অনুসারে সেগুলো তাদের অর্থনৈতিক উত্পাদনের পরিমাণ বৃদ্ধিতে যুক্ত হয়েছিল। জিডিপি হিসাব করার পদ্ধতিই কিন্তু এর কারণ।বর্তমানে একটা দেশের অর্থনীতিক নৈপুণ্যের পাশাপাশি কল্যাণ বিবেচনার জন্য সবচে গুরুত্বপূর্ণ মাপকাঠি হচ্ছে এই জিডিপি। জিডিপি স্বদেশে উৎপাদিত পণ্য ও পরিষেবার মূল্য নিরূপণ করে এবং সেই মূল্যই দেশটির সঙ্গে যুক্ত হয়। কিন্তু সমস্যাটা হচ্ছে বর্ধিষ্ণু জিডিপি কোনো একটা অর্থনৈতিক কার্যক্রম সংশ্লিষ্ট সম্ভাব্য নেতিবাচক পরিস্থিতিকে ধারণ করে না। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পাারে দুর্ঘটনা দুর্যোগ কিংবা সামাজিক অসমতার কথা। তার মানে দাঁড়াচ্ছে স্বল্পমেয়াদি অর্থনৈতিক মূল্যায়ন অনুযায়ী বর্ধিষ্ণু জিডিপির অর্থনীতিসমূহ ইতিবাচকভাবেই বিকশিত হচ্ছে। কিন্তু বিশেষত পরিবেশ ও সমাজের ওপর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবগুলোকে বরাবরই পাশ কাটিয়ে যাওয়া হয়। অর্থনীতিবিদরা অনেকটা বাধ্য হয়েই দীর্ঘদিন ধরেই জিডিপির বিকল্প অনুসন্ধান করছেন যেটি কিনা অধিক সর্বাত্মকভাবে অর্থনৈতিক নৈপুণ্য ও পরিস্থিতি এবং সমাজের প্রতিফলন ঘটায়। এমন সুপরিচিত অনেকগুলো নির্দেশকের একটি হচ্ছে জিপিআই জেনুইন প্রোগ্রেস ইনডিকেটর যেটি বিকশিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রকে কেন্দ্র করে এবং সেদেশের অর্থনীতি ও নোবেল পুরস্কার জয়ী অর্থনীতিবিদ জেমস টবিনের ধারণা থেকে। এই সংক্ষেপণকে ভেঙে মোটামুটি যে বাংলাটা দাঁড় করানো যায় সেটি হচ্ছে বিশুদ্ধ প্রগতি সূচক। আসল উন্নতির সূচক হিসেবে এই জিপিআই সম্পূরক হিসেবে জিডিপিকে সাহায্য করে সমাজের ইতিবাচক ও নেতিবাচক উপাদানগুলো দিয়ে এবং এরই সঙ্গে হিসাবের মধ্যে নিয়ে আসে একটা দেশের সম্পদ কতোটা অসমভাবে বিন্যাসিত। এর ফলাফল দাঁড়াচ্ছে এরকম সাম্প্রতিক কয়েক দশক জুড়েই দেখা যাচ্ছে যে যুক্তরাষ্ট্রে জিডিপির চেয়ে জিপিআইতে অনেক কম প্রবৃদ্ধি উঠে আসছে। এমনকি কোনো কোনো বছরে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে দেখা যাচ্ছে একেবারে স্থবির। প্রকৃত অবস্থা উপলব্ধি করেন মেরিল্যান্ডসহ যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকটি রাজ্য বেশ কয়েক বছর ধরে জিপিআই হিসেব করছে এবং উদাহরণস্বরূপ এর ফলাফল ব্যবহার করছে গণপরিবহন জীবাশ্ম জ্বালানি ও কর বৃদ্ধির প্রশ্নে।ইউরোপীয় ইউনিয়নও ভ্রান্ত জিডিপি ইস্যুকে বেশ ভালোভাবে আমলে নিয়েছে। যে কারণে তারা জিডিপির বাইরে প্রকল্প চালু করে ১১ বছর আগেই। সে জন্যই বিশেষজ্ঞরা সদস্য রাষ্ট্রগুলোর কল্যাণ নির্ধারণে অর্থনৈতিক নৈপুণ্যের বাইরে নজর দেয় এবং জাতিসংঘের ১৭টি টেকসই উন্নয়নমূলক লক্ষ্যসমূহের এসডিজি ওপর বিশেষভাবে দৃষ্টিপাত করে। যেগুলোর মধ্যে আছে শিক্ষা স্বাস্থ্য পরিবেশ ইত্যাদি এবং সবগুলোকেই নিয়ে হিসাবের মধ্যে। সংগত কারণেই মনে প্রশ্ন জাগে এসব মূল্যায়নের ফলাফল কী ছিল উত্তরটা জেনে বিস্মিত না হওয়াটাই অস্বাভাবিক। জিডিপির বাইরের বিষয়গুলোকে বিবেচনায় আনার ব্যাপারে নেতৃত্বদানকারী ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত উত্তরাঞ্চলীয় দেশগুলোও সবার জন্য টেকসই কল্যাণ অর্জন থেকে অনেক দূরে ছিল। বিভিন্ন জরিপের ফলাফল বলছে ইইউ সদস্যদের অধিকাংশই টেকসই অর্থনৈতিক কার্যক্রম ও জলবায়ু সুরক্ষার প্রশ্নে বড় রকমের ঘাটতিতে ভুগছে প্রধানত কার্বন ডাইঅক্সাইড নির্গমন প্রশ্নে যা কিনা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক উচ্চ। ইউরোপীয় ইউনিয়নের কয়েকটি দেশ আবার সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র উদ্যোগও গ্রহণ করেছে। এ ব্যাপারে প্রথমেই উল্লেখ করতে হয় জার্মানির নাম। তাদের ফেডারেল এনভায়রনমেন্ট এজেন্সি জিডিপিকে প্রসারিত করে জাতীয় কল্যাণ সূচকের এনডব্লিউআই মধ্যে নিয়ে গেছে এবং এর মধ্যে যুক্ত হয়েছে আরো প্রায় ২০টি নিয়ামক যেগুলো যথেষ্ট ভূমিকা রাখে মানুষের কল্যাণের হ্রাস ও বৃদ্ধির পেছনে। বায়ু ও পানিদূষণের সংযুক্তি হয় বিলম্বিত এবং কাজে যাওয়াআসার ভ্রমণের সময়টাকে হিসাবে না আনাটাও এনডব্লিউর একটা বড় ত্রুটি। অন্যদিকে গৃহকর্ম ও স্বেচ্ছাসেবী কাজও বিবেচিত হয়েছে কল্যাণ বৃদ্ধিতে। ১৯৯০এর দশকে শুরুর পর থেকে এ যাবত জার্মানিতে এনডব্লিউআই বৃদ্ধি পেয়েছে মাত্র ৮ শতাংশ যেটি জিডিপি প্রবৃদ্ধির তুলনায় খুবই কম।কিছু সূচক আবার আরো এক কাঠি সরেস। ঐ সিডির উন্নততর জীবন সূচক বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিস্তৃত সূচককে অন্তর্ভুক্ত করে যাতে আছে আয় চাকরি শিক্ষা নিরাপত্তা ও কর্মজীবনের ভারসাম্য। এর রয়েছে আবার এক মজাদার বৈশিষ্ট্য। প্রত্যেক নাগরিকই বিশেষভাবে ডিজাইন করা ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারে। এতে তারা একান্ত নিজস্ব বোধের ভিত্তিতে দেশের কল্যাণের মূল্যায়ন করতে পারে এবং চিহ্নিত করতে পারে তাদের জন্য সুনির্দিষ্টভাবে কোন বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ।সত্যিই অবাক করে দেওয়ার মতো বিষয় হচ্ছে সবার আগে জিডিপি বৃদ্ধির মোহ কাটায় দক্ষিণ এশিয়ার অত্যন্ত ক্ষুদ্র ও রাষ্ট্র ভুটান। অর্থনৈতিক অবস্থা যাচাইয়ে জিডিপিকে ভ্রান্ত বলার ব্যাপারে তাদের জনকই বলা চলে। বর্তমান রাজা জিগমে সিঙ্গে ওয়াংচুক সেই ১৯৭০এর দশকেই তত্ত্ব দিয়েছিলেন জিডিপি আসলে কিছুই নয়। ভালোমন্দ বুঝতে হবে গ্রোস ন্যাশনাল হ্যাপিনেস দিয়ে। অবশ্য এর ফলও তারা পাচ্ছে। ভুটানের শতকরা প্রায় ৪০ জনই এখন সুখী এবং এই বৃদ্ধির ধারাটা অব্যাহত রয়েছে। এলজিটি অনলাইন ম্যাগাজিন অনুসরণেইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1393.csv b/Bangla_fin_news_articles/1393.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cd1f439093c6fda636ddff2240f7077b0e0e7264 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1393.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1393,ঈদের বেচাকেনায় গতি নেই,2021-05-01,আসিফুর রহমান সাগর,করোনা মহামারির জন্য এবারের ঈদকে সামনে রেখেও কাঙ্ক্ষিত ব্যবসা হচ্ছে না ব্যবসায়ীদের। এনিয়ে তিনটি ঈদই তাদের ব্যবসা না করেই কাটাতে হচ্ছে। শুধু ঈদ কেন গত বছর থেকে কোনো উৎসবেই ব্যবসা করতে পারেননি তারা। গত বছরের দুটি ঈদেই করোনার সংক্রমণ ছিল এবারও বিধিনিষেধের মধ্যেই কাটছে ঈদ মওসুম। এছাড়া গত বছরসহ দুটি পহেলা বৈশাখ দুটি ফাগুন একুশে ফেব্রুয়ারি স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসেও মানুষ যে আনন্দ উদ্দীপনায় দিবসগুলো উদ্যাপন করে তা করা সম্ভব হয়নি। করোনা মহামারির সংক্রমণ রোধে যেহেতু উৎসবগুলো পালন করা যাচ্ছে না তাই ব্যবসাও একেবারেই বন্ধ ব্যবসায়ীদের।গতবছর ঈদ পহেলা বৈশাখের ব্যবসা না হওয়ায় এবছর ঈদকে সামনে রেখে পুরোদমে প্রস্তুতি নিয়েছিলেন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু হঠাৎ মহামারির সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় সেই ব্যবসাও মার খেয়েছে। এ পরিস্থিতিতে সরকারি বিধিনিষেধের মধ্যে গত ২৫ এপ্রিল থেকে দোকানপাট খোলা থাকলেও ঈদকেন্দ্রিক বেচাবিক্রিতে কোনো গতি নেই। লকডাউন শিথিল করায় বিক্রির আশায় দোকান খুললেও রাজধানীর মার্কেটগুলো ক্রেতাশূন্য। বেশিরভাগ পোশাকের দোকানেই বিক্রি একেবারেই নেই। ফলে ব্যবসায়ীরা প্রচণ্ড হতাশ। ঈদের আগে যে রকম ক্রেতা সমাগম মার্কেটে দেখা যায় তার ছিটেফোঁটাও নেই। ব্যবসায়ীরা বলছেন প্রথমত দীর্ঘসময় মহামারির কারণে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে এসেছে। এর পাশাপাশি গণপরিবহন বন্ধ থাকায় সারা দেশের ব্যবসায়ীরা ঢাকায় পণ্য কিনতে আসতে পারছেন না। আবার দেশের নানা প্রান্ত থেকে যারা রাজধানীতে কেনাকাটা করতে আসেন তারাও আসতে পারছেন না। যে কারণে বিক্রি একেবারেই নেই।এদিকে পরপর দুই বছর ব্যবসা না করতে পারলে অনেক ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে যাবেন বলে মন্তব্য করেছেন বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। তিনি বলেন ক্ষতিগ্রস্ত উদ্যোক্তাদের চিহ্নিত করে সরকারের আর্থিক সহায়তা দেওয়া প্রয়োজন যাতে অন্তত হারানো পুঁজি পেয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর রসদ পায়। না হলে অনেকেই পেশা থেকে হারিয়ে যাবেন।যদিও লকডাউন শিথিলের সঙ্গে সঙ্গেই গ্রামের হাট ও মফস্বলের ঈদ বাজার বড় শহরের তুলনায় কিছুটা চাঙ্গা। ধানের আবাদ ঘরে তুলতে পারায় গ্রামাঞ্চলে কৃষকের হাতে টাকা এসেছে। সে কারণেই গঞ্জের হাট মফস্বলের ঈদ বাজার জমে উঠেছে। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো রিপোর্টে মফস্বলের ঈদ বাজারে সামাজিক দূরত্ব না মেনে এবং স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে ঈদ বাজারে মানুষের ভিড়ের চিত্র উঠে এসেছে।রাজধানীর পান্থপথে বসুন্ধরা শপিংমলে গতকাল দুপুরে গিয়ে দেখা যায় অধিকাংশ বিক্রয়কেন্দ্রই ছিল ক্রেতাশূন্য। ঈদ পোশাকের বড় আয়োজন থাকে দেশী দশে। সেখানেও ক্রেতা পাওয়া গেল হাতে গোনা কয়েক জন।ধানমন্ডি হকার্স মার্কেটের ফুজি শাড়ি ফ্যাশনের প্রোপ্রাইটর নাছির আহমেদ জানান বিক্রি খুব কম। লাভ ছাড়া একেবারে গায়ের দামে শাড়ি বিক্রি করছি। যাতে দৈনন্দিন খরচ চালাতে পারি। এভাবে ব্যবসা টেকানো কঠিন হয়ে যাচ্ছে। নিউ চন্দ্রিমা সুপার মার্কেটের শামীম ক্লথ স্টোরের প্রোপ্রাইটর মো. বজলুল করিম বললেন সারা দিনে দশটা শাড়িও বিক্রি হচ্ছে না। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় ক্রেতা আসতে পারছেন না। বিশেষ করে পাইকারি ক্রেতারা আসছেন না বলে আমাদের বিক্রির অবস্থা খুব ভালো না।তবে রাজধানীর শপিংমলগুলোতে বিক্রি না থাকলেও শহরতলীর মার্কেটে টুকটাক বিক্রি হচ্ছে। কেরানীগঞ্জের কদমতলী মোড় কিংবা আটি বাজারের মার্কেটগুলোতে টুকটাক ঈদের বিক্রি শুরু হয়েছে বলে জানালেন বিক্রেতারা। আটি বাজারের বাছারী মার্কেটের কলমারচর বস্ত্র বিতানের প্রোপ্রাইটর মো. আকতার হোসেন বললেন স্বাভাবিক সময়ে যেমনটা হতো তেমন বিক্রিও হচ্ছে না। চাকরিজীবীরা কম আসছেন কোনাকাটা করতে। নতুন ধান উঠায় কৃষকরাই এখন মূল ক্রেতা ঈদ বাজারের।ঢাকা কলেজের উলটো পাশের জাহান ম্যানশনের পাঞ্জাবির দোকান আব্দুল্লাহ পাঞ্জাবির কর্নধার মোহাম্মদ আশরাফুল বললেন আমি কারখানা বন্ধ করে বসে আছি। গত বছর ঈদের জন্য যে পাঞ্জাবি বানিয়েছি সেসবও এখনো বিক্রি হয়নি। গতবার জমি বিক্রি করে কাপড়ের দাম আর কারিগরের খরচ দিয়েছি। এবার সেটাও করতে পারছি না।এদিকে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাইকারি পাঞ্জাবির বাজার সদরঘাটের আট তলা শরীফ মার্কেট। সেখানকার পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানালেন গত বছরের ব্যবসার ক্ষত মেটাতে ধারদেনা করে আবার ব্যবসা গুছিয়ে আনার চেষ্টায় ছিলেন তারা। ঈদের আগে প্রত্যেক দোকানি পাঞ্জাবি তুলে কেবল বিক্রি শুরু করেছিলেন তখনই নতুন করে সংক্রমণ বাড়তে শুরু করে। ফলে ব্যবসা আবার বন্ধ।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1394.csv b/Bangla_fin_news_articles/1394.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..58cffde1b503f3c05aaf737bbd8878a08130800c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1394.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1394,ইভ্যালি সাইক্লোনে টেকনো ক্যামন ১৭ ও ১৭পি,2021-04-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের অন্যতম ইকমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালি ডট কম ডট বিডিতে পাওয়া যাবে জনপ্রিয় মোবাইল হ্যান্ডসেট টেকনো ক্যামন ১৭ ও ক্যামন ১৭পি। ইভ্যালির গ্রাহকপ্রিয় অফার সাইক্লোন এ এক্সক্লুসিভভাবে ডিভাইস দুইটি বিক্রি করা হয়।বৃহস্পতিবার ২৯ এপ্রিল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ইভ্যালির পক্ষ থেকে বিষয়টি জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তি অনুসারে শুক্রবার ৩০ এপ্রিল রাত ১০টায় সাইক্লোন অফারের আওতায় ডিভাইস দুইটি বিক্রির জন্য উন্মুক্ত করা হয়। আর গ্রাহকদের জন্য আকর্ষণীয় এক্সক্লুসিভ অফার থাকবে ইভ্যালির পক্ষ থেকে।এ লক্ষ্যে সম্প্রতি ইভ্যালি ও বাংলাদেশে টেকনো ব্র্যান্ডের হ্যান্ডসেট বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান ট্রানশন বাংলাদেশের মধ্যে এক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল ও ট্রানশন বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী রেজওয়ানুল হক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। এ সময় ট্রানশন বাংলাদেশের বিপণন বিভাগের প্রধান আসাদ জামানসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।এ বিষয়ে ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল বলেন ইভ্যালির ৪০ লক্ষাধিক গ্রাহকদের সবসময়েই আকর্ষণীয় অফারে দারুণ সব পণ্য দিতে কাজ করে যাচ্ছি আমরা। আমাদের এই যাত্রার সঙ্গে টেকনোর সম্পৃক্ত হওয়াতে ট্রানশন কর্তৃপক্ষের প্রতি ধন্যবাদ জানাচ্ছি।জানা যায় ৪৮ মেগাপিক্সেলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এআই প্রযুক্তি সম্বলিত ক্যামন ১৭ স্মার্টফোনে থাকছে ৬.৬ ইঞ্চির ডটইন এইচডি ডিসপ্লে। আর ক্যামন ১৭পি ডিভাইসটিতে থাকছে ৬৪ মেগাপিক্সেল এআই প্রযুক্তি বিশিষ্ট ক্যামেরা ও ৬.৮ ইঞ্চির এফএইচডি ডট ইন ডিসপ্লে। এছাড়াও উভয় স্মার্টফোনেই রয়েছে হেলিও জি৮৫ প্রসেসর ১২৮ গিগাবাইট জিবি রম ও ৬ জিবি র্যাম। দীর্ঘক্ষণ ডিভাইসটিকে সচল রাখতে ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি চার্জের জন্য থাকছে ১৮ ওয়াট ফ্ল্যাশ চার্জ প্রযুক্তির চার্জার।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1395.csv b/Bangla_fin_news_articles/1395.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0244ec9711340965d35892303d2abe06e395f9d1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1395.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1395,কম দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে তরমুজ,2021-04-30,আব্দুল্লাহ হেল বাকী ধামইরহাট নওগাঁ সংবাদদাতা,নওগাঁর ধামইরহাটে খোলা বাজারে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে মৌসুমি ফল তরমুজ। অসাধু ব্যবসায়ীরা বেশি দামে কেজির মাপে এসব তরমুজ বিক্রয় করলেও নজরদারি নেই কর্তৃপক্ষের। ফলে ক্রেতা সাধারণের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।সরেজমিনে দেখা গেছে উপজেলার ফতেপুর বাজার আমাইতাড়া ধামইরহাট উপজেলা গেটের সামনে মঙ্গলবাড়ি বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় ২৫ থেকে ৩০ টাকার তরমুজ একলাফে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রয় হতে দেখা গেছে। অভিযোগ উঠেছে বাজারে তরমুজ সিন্ডিকেটের কারসাজিতে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ক্রেতা সাধারণের কাছে চড়া দাম হাঁকাচ্ছেন। অথচ মাঠ পর্যায়ে তরমুজের দাম অনেক কম হলেও বাজারে কেন চড়া দামে বিক্রি করা হচ্ছে তার সদুত্তর মিলেনি। শুধু তাই নয় পাইকারি বাজারে দোকানিরা প্রতি পিস হিসেবে তরমুজ কিনলেও খুচরা বাজারে তারা বিক্রি করছেন কেজির মাপে। ফলে তরমুজের দাম বেশি হওয়ায় কিনতে পারছেন না সাধারণ ক্রেতারা।বাজারে তরমুজ কিনতে আসা আব্দুর রহমান বলেন তিনদিন আগে তরমুজ কিনেছি তিরিশ টাকা কেজি দরে। আজ বলছে ষাট টাকা কেজি। এভাবে দাম বাড়লে কিভাবে তরমুজ কিনবো বুঝতে পারছি না। আমাইতাড়া বাজারের তরমুজ বিক্রেতা আফতাব হোসেন জানান জয়পুরহাটের মোকাম থেকে আমরা ২৩ হাজার থেকে প্রকার ভেদে ৩৫ হাজার টাকা চুত্তিতে ১০০ তরমুজ কিনেছি। বিক্রি করছি ৬০ টাকা কেজি দরে। তবে তিনি এও বলেন আগের সপ্তাহে যে তরমুজ ১৩ থেকে ১৬ হাজার টাকায় কিনেছি তা এ সপ্তাহে বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে।কেজিতে কেনো তরমুজ বিক্রি করছেন এমন প্রশ্নের উত্তরে ওই দোকানি বলেন এ দেশে সবই সম্ভব। যেভাবে বেচবেন সেভাবেই বিক্রি হয়।এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গণপতি রায় বলেন বাজার মনিটরিং চলছে। বিষয়টি দেখা হবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1396.csv b/Bangla_fin_news_articles/1396.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a8efd1a7491eb3273ae91568cdaaeb5d4eb4de3d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1396.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1396,শায়েস্তাগঞ্জে অর্গানিক পদ্ধতিতে চাষ হচ্ছে বরবটি,2021-04-30,শায়েস্তাগঞ্জ হবিগঞ্জ সংবাদদাতা,শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলায় অর্গানিক পদ্ধতিতে চাষ হচ্ছে বরবটি। উপজেলার জগতপুর এলাকার কৃষক গিয়াসউদ্দিন জানান আমি সম্পূর্ণ অর্গানিক পদ্ধতিতে চাষ করে থাকি।তিনি আরও জানান এ বছর ৪৫ শতক জমিতে বরবটি চাষ করেছি। ফলনও বেশ ভালো হয়েছে। এ পর্যন্ত খরচ হয়েছে ১০১২ হাজার টাকা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আশা করি ৭০৮০ হাজার টাকায় বরবটি বিক্রি করতে পারব। এ ব্যাপারে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুকান্ত ধর বলেন গিয়াসউদ্দিন উপজেলার সেরা কৃষকদের একজন। কৃষি অধিদপ্তর সব সময় তাকে সহযোগিতা করে আসছে। তাকে দেখে অনেকেই এখন বিভিন্ন সবজি চাষাবাদে আগ্রহী হচ্ছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1397.csv b/Bangla_fin_news_articles/1397.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..973d9cdc3725c1762c7a3692d7ba496b50c2715b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1397.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1397,এলপিজির দাম আরো কমলো প্রতি সিলিন্ডার ৯০৬ টাকা,2021-04-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারি কোম্পানিগুলোর প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম কমিয়েছে এ খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিইআরসি। সিলিন্ডার প্রতি এলপি গ্যাসের দাম ৯৭৫ টাকা থেকে ৬৯ টাকা কমিয়ে ৯০৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।আন্তর্জাতিক বাজারে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের এলপিজি উপাদান বিউটেন ও প্রোপেনের দাম কমার কারণে দেশেও নিত্যপ্রয়োজনীয় এ জ্বালানি পণ্যের দাম কমল। পরিবহন খাতে ব্যবহৃত অটোগ্যাসের দামও কমিয়ে লিটার প্রতি ৪৪ টাকা ৭০ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দর কাল শনিবার থেকে পরবর্তী মূল্যহার ঘোষণা করা না পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। এখন থেকে আন্তর্জাতিক দরদামের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রতি মাসে দেশে এলপিজির দাম নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন বিইআরসি।গতকাল বৃহস্পতিবার এক ভার্চুয়াল সাংবাদিক সম্মেলনে নতুন মূল্যহারের আদেশসংক্রান্ত ঘোষণা করেন বিইআরসির চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল। এ সময় কমিশনের সদস্য মকবুল ই ইলাহী চৌধুরী মোহাম্মদ আবু ফারুক বজলুর রহমান এবং উপপরিচালক কামরুজ্জামান সংযুক্ত ছিলেন। নতুন মূল্যহার অনুযায়ী সাড়ে পাঁচ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৪১৫ টাকা। সাড়ে ১২ কেজির দাম ৯৪৪ টাকা ১৫ কেজির দাম ১ হাজার ১৩৩ টাকা ১৬ কেজির দাম ১ হাজার ২০৮ টাকা ১৮ কেজির দাম ১ হাজার ৩৬০ টাকা ২০ ২২ ও ২৫ কেজির দাম যথাক্রমে ১৫১০ ১৬৬১ ও ১৮৮৬ টাকা ৩০ ৩৩ ও ৩৫ কেজির দাম যথাক্রমে ২২৬৬ ২৪৯১ ও ২৬৪০ টাকা। ৪৫ কেজির এলপি সিলিন্ডারের দাম ৩ হাজার ৩৯৭ টাকা।গত ১২ এপ্রিল প্রথম বারের মতো এলপি গ্যাসের দর ঘোষণা করে বিইআরসি। তখন বলা হয়েছিল সৌদি রাষ্ট্রীয় কোম্পানি আরামকো ঘোষিত দরকে প্রতি মাসের ভিত্তিমূল্য অর্থাৎ গ্যাসের নিট মূল্য ধরা হয়েছে। সিপির দর ওঠানামা করলে প্রতি মাসে নিট মূল্য সমন্বয় করা হবে। অন্য বিষয়গুলো অপরিবর্তিত থাকবে পরবর্তী গণশুনানি না হওয়া পর্যন্ত। দর ঘোষণার আদেশে এজন্য একটি কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1398.csv b/Bangla_fin_news_articles/1398.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..64d12434c0a94555c088c3e496ddfd9077c92ef9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1398.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1398,২৭ রমজানের মধ্যে বেতনবোনাস দেওয়ার নির্দেশ,2021-04-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ১০ মের ২৭ রমজান মধ্যে তৈরি পোশাকসহ দেশের সব খাতের শ্রমিকের বেতনবোনাস পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান।বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিজয়নগরের শ্রম ভবনে ত্রিপক্ষীয় কমিটির সভায় তিনি এ নির্দেশনা দেন। তিনি বলেন এপ্রিল ছাড়াও এর আগের কোনো মাসের বেতন বকেয়া থাকলে তাও আলোচ্য সময়ের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।সভায় উপস্থিত কারখানা মালিকদের প্রতিনিধিরা এ সিদ্ধান্তে সম্মত হয়েছেন বলে সূত্র জানিয়েছে। সভায় উপস্থিত ছিলেন তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি এস এম মান্নান কচি। ইত্তেফাককে তিনি বলেন ১০ মের মধ্যে ঈদ বোনাস ও চলতি মাসের বেতন পরিশোধের সিদ্ধান্ত হয়েছে। করোনা পরিস্থিতিতে মালিকপক্ষ সংকটে রয়েছেন। ফলে কারো কারো সমস্যা হতে পারে। কিন্তু যত সমস্যাই হোক বেতনবোনাস পরিশোধ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। কীভাবে দেবে সেটা মালিক বুঝবে। কিন্তু শ্রমিক কাজ করেছেন তার বেতন পরিশোধ করতে হবে। এক্ষেত্রে বিজিএমইএর থেকে আমরা নিয়মিত তদারক করবো।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1399.csv b/Bangla_fin_news_articles/1399.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1885c01f148a2417dc2ad5edf4f5ddd51f8145d3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1399.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1399,তাড়াশে পোকার আক্রমণে ফলন শূন্য বোরো ক্ষেত,2021-04-29,তাড়াশ সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা,তাড়াশে কারেন্ট পোকার আক্রমণে অনেক চাষির বোরো খেত প্রায় ফলন শূন্য হয়ে পড়েছে। কেবল গরুর খড়ের প্রয়োজনে কৃষকরা সেসব জমি থেকে ধান কেটে নিতে চাইছেন। কিন্তু চিটা ধান কাটতে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন কৃষি শ্রমিকরা।পৌর এলাকার আসানবাড়ি গ্রামের কৃষক এনছাব আলী প্রামাণিক বলেন কারেন্ট পোকার আক্রমণে তার ৪০ বিঘা জমির ধানের সীমাহীন ক্ষতি হয়ে গেছে। এসব জমিতে বিঘা প্রতি ছয় থেকে সাত মণ ফলন হচ্ছে। তা থেকে পৌনে পাঁচ মণ পর্যন্ত কৃষি শ্রমিকরা নিচ্ছেন। আর চিটা যুক্ত ধান পরিষ্কার করতে আরও এক মণ ধান শ্রমিকের খরচ হিসেবে গুণতে হচ্ছে। এসব বাদে ধান তো থাকছেই না। বরং আবাদের খরচ সম্পূর্ণ লোকসান গুণতে হচ্ছে। তার বাড়িতে গরু রয়েছে। তাই গরুর খড়ের জন্য পোকা খাওয়া ধান কাটিয়ে নিচ্ছেন। একই রকম অবস্থা ঐ গ্রামের আফাজ উদ্দিন বুলবুল ও শাহলমসহ তিন কৃষকেরও। সরেজমিনে মঙ্গলবার বিকেলে বারুহাস ইউনিয়নের বিনসাড়া এলাকাতে কৃষি জমির মাঠে দেখা যায় একজন কৃষক এক শিশুর সাথে খেতের ধান কাটছেন। আলমাহমুদ নামে ঐ কৃষক বলেন দেড় বিঘা জমিতে তিনি বর্গা চাষ করেছিলেন। কিন্তু সবটুকো জমির ধান পোকা খেয়ে প্রায় ফলন শূন্য করে ফেলেছে। আর কৃষি শ্রমিকরা এরকম ধান কাটবেন না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। নিরুপায় হয়ে তার ১০ বছর বয়সী শিশু কন্যাকে সাথে নিয়ে নিজেই ধান কাটতে শুরু করেছেন। খড়গুলো গরু খাবে। আর দেড় বিঘায় চার মণ ধান পাওয়া গেলে অন্তত তার জমিতে সেচের খরচটা পরিশোধ হবে এই আশায়উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুননাহার লুনা ক্ষতিগ্রস্ত বোরো চাষিদের প্রণোদনা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1400.csv b/Bangla_fin_news_articles/1400.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1cd51a5e44269c8c2fb235e285e01b03b0b9b41f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1400.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1400,বিষমুক্ত সবজি চাষে তাক লাগানো সাফল্য,2021-04-29,মুজিবুর রহমান গাজীপুর প্রতিনিধি,গাজীপুরে রাসায়নিক সার ও বিষমুক্ত সবজি চাষ করে তাক লাগানো সাফল্য পেয়েছেন দুই যুবক। তারা হচ্ছেনগাজীপুর মহানগরীর ছোট দেওড়া এলাকার কৃষিবিদ শাহাদাত হোসেন ও ইশতিয়াক মুনীম। বায়ো গ্রীন এগ্রো ফার্ম নামে তাদের প্রতিষ্ঠিত ফার্মটি এখন এলাকার গর্ব। তাই তাদের দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে কৃষিতে যুক্ত হওয়ার আগ্রহ দেখাচ্ছেন আরও বহু তরুণ।জানা গেছে করোনাকালীন ঘরে বসে না থেকে বাড়ির পাশের পতিত প্রায় সাত বিঘা জমিতে কৃষি আবাদের উদ্যোগ নেন শাহাদাত ও মুনীম। পরিকল্পনা ছিল বিষমুক্ত সবজি উৎপাদনের। জৈব সার প্রয়োগ করে গত ১ ফেব্রুয়ারি কাজ শুরু করেন। রমজান মাস সামনে রেখে লাগান শসা বেগুন ও হলুদ তরমুজ। পাশাপাশি লাউ মিষ্টিকুমড়া চিচিঙ্গা ঝিঙা ঢ্যাঁড়শ করলা উচ্ছে পেঁপে ডাঁটাসহ বিভিন্ন সবজি। মাত্র আড়াই মাসেই শসা বেগুন ও তরমুজে সাফল্য আসে। সাত শতক জমিতে চাষ করা শসা থেকে এ পর্যন্ত আয় হয়েছে ৩০ হাজার টাকার বেশি। প্রতিদিন বেগুন থেকে আসে হাজার টাকা। এছাড়া বাম্পার ফলন হয়েছে অন্য সবজিরও। তবে সবচেয়ে তাক লাগানো সাফল্য এসেছে হলুদ তরমুজে। মাচাভর্তি ঝুলে আছে শতশত তরমুজ। আগামী মের শুরু থেকে তরমুজ বিক্রি পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। উদ্যোক্তা শাহাদাত হোসেন বলেন কৃষি বিষয়ে মাস্টার্স করার পর তিন বছর আগে একটি বিদেশি উন্নয়ন সংস্থায় চাকরি নেন তিনি। করোনার কারণে অফিস বন্ধ থাকায় চাষবাসের বিষয়টি মাথায় আসে। তারা আধুনিক মালচিং পদ্ধতিতে চাষাবাদ করেছেন। এ পদ্ধতিতে চাষাবাদের জন্য বেড তৈরি করে মাটি এক ধরনের বিশেষ প্লাস্টিকের কাগজ দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়। নির্দিষ্ট দূরত্বে কাগজ ফুটো করে চারা লাগানো হয়। . ........বিশেষ এ কাগজ মাটির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ও গুণগতমান ঠিক রাখে। আগাছা জন্মায় না। জৈব সারের সক্ষমতা ধরে রাখে এক বছর। খামারে তারা কোনো ধরনের রাসায়নিক সার বা কীটনাশক ব্যবহার করেননি। সারকীটনাশক সব জৈব। পোকামাকড় মারতে ব্যবহার করেন ফেরোমিন ফাঁদ প্রযুক্তি। এ ধরনের সবজির চাহিদা ব্যাপক। ফার্মেই তাদের সব সবজি বিক্রি হয়ে যায়। অন্য তরুণ ইশতিয়াক মুনীম জানান মাস্টার্স পাশ করে বাড়িতেই ছিলেন। চাকরি করার ইচ্ছা ছিল না। এ সময় মাথায় আসে কৃষিতে জড়ানোর। ঐ থেকে শুরু। তারা দুই বন্ধু জৈব পদ্ধতিতে চাষ শুরু করার পর স্থানীয়রা তাদের পাগল বলত। অনেকে হাসাহাসি করে নানা সমালোচনা করত। এখন তারাই ফার্ম দেখতে আসে। উত্সাহ দেয়। নিজেরাও এভাবে ফার্ম করার আগ্রহ দেখায়। তখন কষ্ট পেলেও ফলন আসার পর এখন তারাও অনেক খুশি। ভবিষ্যতে একটি কৃষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন এবং চাকরির পিছনে না ঘুরে আধুনিক তরুণ শিক্ষিত কৃষক সমাজ তৈরির স্বপ্ন রয়েছে এই দুই যুবকের।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1401.csv b/Bangla_fin_news_articles/1401.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4c4dbf2de35efd32dba959398db5d0c10e0b77f0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1401.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1401,তরমুজের কেজি ১০০ টাকা,2021-04-28,রায়পুর লক্ষ্মীপুর সংবাদদাতা,একদিকে বৈশাখের রুদ্র রূপ অপরদিকে চলছে রমজান মাস অন্যদিকে মহামারি করোনার সংক্রমণ রোধে সরকারের কঠোর বিধিনিষেধ। এই তিন মিলে অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে রায়পুরে তরমুজের দাম। তিনদিনের ব্যবধানে তরমুজের দাম বেড়ে তিনগুণ হয়েছে। বর্তমানে বাজারে তরমুজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৯০ থেকে ১০০ টাকায়।বুধবার ২৮ এপ্রিল রায়পুর পৌর শহরের বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে মান ও বাজার ভেদে তরমুজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকা যা রোজা শুরু হওয়ার আগে ছিল ২৫ থেকে ৩০ টাকার মধ্যে। গত তিন দিন আগেও দাম বেড়ে হয়েছে ৪০ থেকে ৫০ টাকায়। তরমুজের এই অস্বাভাবিক দাম বাড়ার বিষয়ে ব্যবসায়ীরা বলছেন রোজার কারণে তরমুজের চাহিদা বেড়ে গেছে। অন্যদিকে বিধিনিষেধের কারণে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে তরমুজ কম আসছে। এছাড়া তরমুজের মৌসুমও শেষ হয়ে আসছে। এসব কারণেই তরমুজের দাম বেড়ে গেছে। শহরের ১০০ টাকা কেজি তরমুজ বিক্রি করা ইব্রাহীম বলেন গত বছরের তুলনায় এবার তরমুজের দাম বেশি। গত বছর এমন সময় ৬৮ কেজি ওজনের একটি তরমুজ বিক্রি করেছি ২০০ টাকার মধ্যে। এবার পিস হিসেবে তরমুজ বিক্রিই হয়নি। শুরু থেকেই কেজি হিসেবে বিক্রি হচ্ছে।পৌর শহরের তরমুজ পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি পিচ তরমুজের দাম ৫০ থেকে ৭০ টাকা বেড়েছে। পাইকারি বাজারে এখন ৪০০ টাকার নিচে কোন তরমুজের নেই।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1402.csv b/Bangla_fin_news_articles/1402.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..af56b912327e2fffeacebbb17796bc9d42a7fe4b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1402.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1402,অক্সিজেন সংকট মোকাবিলায় এগিয়ে এসেছে আবুল খায়ের গ্রুপ,2021-04-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার দ্বিতীয় ঢেউ চলাকালে জীবন রক্ষাকারী অক্সিজেন সংকট মোকাবিলায় এগিয়ে এসেছে আবুল খায়ের গ্রুপ। সরকারি হাসপাতালগুলোতে তরল অক্সিজেন সরবরাহ কার্যক্রম আরও জোরদার করেছে গ্রুপটি।বুধবার এ কার্যক্রমের উদ্বোধনে চট্টগ্রামের একেএস প্লান্টে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে জানানো হয় যে সরকারি হাসপাতালে প্রদত্ত অক্সিজেনের মাধ্যমে অর্জিত সমুদয় অর্থ প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে জমা দেওয়া হবে।২০২০ সালে বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হলে আবুল খায়ের গ্রুপ তার উৎপাদিত অক্সিজেন সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়। প্রতিদিন ২৬০ টন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন দেশের বৃহত্তম এ অক্সিজেন প্লান্ট থেকে এ পর্যন্ত ১০ হাজারেরও বেশি ব্যক্তিগত ও হাসপাতালের সিলিন্ডার বিনামূল্যে রিফিল করে দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে ২০টি হাসপাতালে বিনামূল্যে সিলিন্ডার প্রদান ও কেন্দ্রীয় অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থা স্থাপন করে দেওয়া হয়েছে। চট্টগ্রামে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আবুল খায়ের গ্রুপের অক্সিজেন প্লান্টের সিইও মুহামম্দ আবদুল্লাহ জিএম মো. নজরুল ইসলাম ডিজিএম এনপি গৌর এজিএম মো. সামসুদ্দোহা সিনিয়র ম্যানেজার মো. ইমরুল কাদের ভূঁইয়া প্রমুখ।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1403.csv b/Bangla_fin_news_articles/1403.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b10ee9a49d9812917492b07302f9468e4e398ed5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1403.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1403,আখাউড়ায় মরু অঞ্চলের সাম্মাম ফল চাষ,2021-04-28,ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় প্রথম বারের মতো সৌদি আরবের মরু অঞ্চলের সাম্মাম ফল চাষ হয়েছে। একই সঙ্গে করা হয়েছে বাংলালিংক জাতের তরমুজ চাষ। দূরদূরান্ত থেকে প্রতিদিন এই সাম্মাম ফল দেখতে জমিতে ভিড় করছেন লোকজন। নতুন এই ফল দেখতে এসে অনুপ্রাণিত হচ্ছেন অনেকেই।সাম্মাম সৌদি আরবের একটি পুষ্টিকর ও মিষ্টি জাতের ফল। এ ফলের বাইরের অংশ হলুদ আর ভেতরের অংশ লাল। বীজ বপনের দুইআড়াই মাসের মধ্যে সাম্মাম গাছে ফল আসে। তিন মাসের মধ্যে ফল পরিপক্ব হয়। উপজেলার আদমপুর গ্রামের মো. মোস্তাকিম ও মো. আমজাদ হোসেন ২৬ বিঘা জমি ইজারা নেন। সেখানে মায়ের দোয়া বহুমুখী কৃষি প্রকল্প নামের খামার গড়ে তোলেন। ঐ কৃষি প্রকল্পে ১৫ বিঘা জমিতে দেশীয় পদ্ধতিতে সাম্মাম ফল ও তরমুজ আবাদ করেন। বাকি জমিতে বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ হয়। ইতিমধ্যে তরমুজ ও সাম্মাম ফল কাটা শুরু হয়েছে। আর বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকাররা এসে এগুলো কিনে নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করছেন।কৃষক মো. আমজাদ হোসেন জানান সাম্মাম ফলটি মূলত সৌদি আরবের হলেও তারা ঢাকা থেকে বীজ সংগ্রহ করে বিভিন্ন প্রযুক্তির মাধ্যমে দেশীয় পদ্ধতিতে চারা করে আবাদ করেন। প্রায় ১৫ বিঘা জমিতে সাম্মাম ও তরমুজ চাষ করতে সেচ বীজ চারা রোপণ জমি ইজারা পরিচর্যা সারসহ অন্যান্য মিলে তাদের খরচ হয়েছে প্রায় ৭ লাখ টাকা। এরই মধ্যে দেড় লাখ টাকার সাম্মাম ফল বিক্রি করা হয়েছে। আর ৫০ হাজার টাকার ওপর বিক্রি হয়েছে তরমুজ। তিনি বলেন আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে জমির বেশির ভাগ সাম্মাম ফল ও তরমুজ বিক্রি হবে। সব মিলিয়ে সাম্মাম ফল বিক্রি হবে ৪ লাখ টাকার ওপর আর তরমুজ বিক্রি হবে ৭ লাখ টাকারও বেশি। খরচ বাদে এই দুই ফল থেকে ৪ লাখ টাকার ওপর লাভ হবে বলে তারা আশা করছেন।উপজেলা সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. জহিরুল হক বলেন মূলত সাম্মাম ফলটি সৌদি আরবে সবচেয়ে বেশি আবাদ হয়। কৃষক মোস্তাকিম ও আমজাদ হোসেন দেশীয় পদ্ধতিতে সাম্মাম চাষ করে সফলতা পেয়েছেন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1404.csv b/Bangla_fin_news_articles/1404.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..64e06548bb5360a1fa973755f700d9ae5c3d8daa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1404.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1404,সোনালী পেপারের মুনাফা বেড়েছে,2021-04-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এ ক্যাটাগরির কোম্পানি সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড তৃতীয় প্রান্তিকের জুলাই২০মার্চ২১ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।জানা গেছে চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে জুলাই২০মার্চ২১ কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৪.১৯ কোটি টাকা। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৩.৪৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির নীট মুনাফা বেড়েছে ২১.১৫ শতাংশ। এসময়ে সোনালী পেপারের শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ২৯ পয়সা। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৮ পয়সা।এদিকে কোম্পানিটির সবশেষ তিন মাসে জানুয়ারি২১মার্চ২১ শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২২ পয়সা। যা গত বছরের একই সময়ে ছিল৩২ পয়সা।চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ এনএভি দাঁড়িয়েছে ২৮১ টাকা ৭৩ পয়সা। যা গত ৩০ জুন পর্যন্ত ছিল ৩০৭ টাকা ৮৮ পয়সা। এরফলে দেশের শেয়ারবাজারে কোম্পানটি জেড ক্যাটাগরি থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়।ইউনুস গ্রুপ ২০০৬ সালে কোম্পানিটি অধিগ্রহণ করে। সোনালি পেপার প্রিন্টিং পেপারসহ বিভিন্ন ধরনের কাগজ উৎপাদন করে। এর বার্ষিক উৎপাদন সক্ষমতা ৩৫ হাজার টন। বর্তমানে কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১ কোটি টাকা।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1405.csv b/Bangla_fin_news_articles/1405.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d20aa0a07a135de9afbe4652f0720ceb19746762 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1405.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1405,বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এফবিসিসিআই’র পরিচালক হচ্ছেন ৭৮ জন,2021-04-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ব্যবসায়ীশিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের এফবিসিসিআই পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে পরিচালক পদে সব প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন।সোমবার ২৬ এপ্রিল মনোয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন চারজন প্রার্থী তাদের মনোয়ন প্রত্যাহার করায় ৭৮ জন পরিচালক প্রার্থীর সবাই বিজয়ী হতে যাচ্ছেন।২০২১২৩ মেয়াদের এ নির্বাচনে গত ৩১ মার্চ পরিচালক পদে ৭৮টি পদের বিপরীতে ৮২ জন প্রার্থীকে যাচাইবাছাই শেষে চূড়ান্ত করেন নির্বাচন পরিচালনা বোর্ড। এদের মধ্যে অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে আক্কাস মাহমুদ ও আলীম জামান এবং চেম্বার গ্রুপ থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আজিজুল হক ও গাইবান্ধার আবুল খায়ের মোরসালিন পারভেজ মনোনয়ন প্রত্যাহার করেন। চারজন প্রার্থী বেশি থাকায় আগামী ৫ মে পরিচালক পদে ভোটগ্রহণের কথা ছিল। নির্বাচন বোর্ড সূত্র জানায় এরমধ্যে মনোনীত পরিচালক পদে চেম্বার গ্রুপে ১৬টি ও অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপে ১৬টি পদের বিপরীতে ১৬ জন করে মোট ৩২ জন প্রার্থী হয়েছেন। দুটি মনোনীত পরিচালক পদে প্রার্থী দেয়নি গোপালগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিবায়রা।অপরদিকে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হওয়ার জন্য চেম্বার গ্রুপের ২৩ পদের বিপরীতে ২৩ জন ও অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপের ২৩ পদের বিপরীতে ২৩ জন প্রার্থী হয়েছেন।প্রার্থী তালিকা অনুযায়ী এবারের নির্বাচনে একমাত্র সভাপতি প্রার্থী বেঙ্গল গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন ছাড়াও অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে মনোনীত পরিচালক হয়েছেন এ কে এম সেলিম ওসমান এমপি ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল নজরুল ইসলাম মজুমদার সৈয়দ সাদাত আলমাস কবির এস এম সফিউজ্জামান মো. আমিন উল্লাহ আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ এ কে এম মনিরুল হক মোহাম্মাদ মাহবুবুর রহমান পাটোয়ারী আবু হোসাইন ভূঁইয়া রানা খোন্দকার এনায়েত উল্লাহ মোহাম্মদ আলী খোকন মুনির হোসেন ও আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল।অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে যারা পরিচালক হয়েছেন আবু মোতালেব রব্বানী জব্বার খন্দকার মনিউর রহমান জুয়েল জামাল উদ্দিন মুনতাকিম আশরাফ মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ রাশিদুল হাসান চৌধুরী রনি এম জে আর নাসির মজুমদার সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন এম এ মোমেন হাবিব উল্লাহ ডন শফিকুল ইসলাম ভরসা আমিন হেলালী হাফেজ হারুন ড. ফেরদৌসী বেগম আমজাদ হোসেন নিজাম উদ্দিন রাজেশ আসলাম সেরনিয়াবাদ ড. কাজী এরতেজা হাসান শাহিন আহমেদ শমী কায়সার আবু নাসের ও ড. নাদিয়া বিনতে আমিন। অপরদিকে চেম্বার গ্রুপ থেকে মনোনীত পরিচালকরা হলেন জশোধা জীবন দেবনাথ প্রীতি চক্রবর্তী সেরনিয়াবাদ ময়নউদ্দিন আব্দুল্লাহ নিজাম উদ্দিন মোহাম্মদ নুরুন নেওয়াজ এ এম মাহবুব চৌধুরী ড. মুনাল মাহবুব আবুল কাশেম খান নাজ ফারহানা কাজী আমিনুল হক সাইফুল ইসলাম আমিনুল হক শামীম মো. শামসুজ্জামান মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু রেজাউল ইসলাম মিলন ও তাহমিন আহমেদ।চেম্বার গ্রুপ থেকে যারা পরিচালক হয়েছেন হাসিনা নেওয়াজ মাসুদুর রহমান মিলন দিলিপ কুমার আগরাওয়ালা মাসুদ পারভেজ খান ইমরান মোহাম্মদ আনোয়ার সাদাত সরকার রেজাউল করিম রেজনু গাজী গোলাম আশরিয়া গোলাম মোহাম্মদ বিজয় কুমার কেজরিওয়াল সুজিব রঞ্জন দাস ইকবাল শাহারিয়ার আলী হোসেন শাহ জালাল মোহাম্মদ বজলুর রহমান তবারাকুল তোসাদ্দেক হোসেন খান টিটু মোহাম্মদ রিয়াদ আলী খায়রুল হুদা চপল খান আহমেদ শুভ মুতাসিরুল ইসলাম এস এম জাহাঙ্গীর আলম মানিক এম এ রাজ্জাক খান হুমায়ূন রশিদ খান পাঠান ও সালাউদ্দিন আলমগীর।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1406.csv b/Bangla_fin_news_articles/1406.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ac8619cf2fabcf409641147571343d5098806b31 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1406.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1406,অনলাইনেও নিত্যপণ্য বিক্রি করবে টিসিবি,2021-04-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ট্রাক সেলের পাশাপাশি এখন থেকে অনলাইনেও নিত্যপণ্য বিক্রি করবে সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি। ভোজ্য তেল ছোলা চিনি এবং মসুর ডাল এ চারটি পণ্য বিক্রয় করা হবে।মাহে রমযানে ঘরে বসে স্বস্তির বাজার কার্যক্রমের আওতায় সোমবার থেকে শুরু হওয়া এ পণ্য বিক্রি চলবে আগামী ৬ মে পর্যন্ত। ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশনের ইক্যাব ডিজিটাল হাট ডট নেট এর ৮টি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ন্যায্য মূল্যে এ সব পণ্য বিক্রয় করা হবে।বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি অনলাইনে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন টিসিবি ট্রাক সেলের মাধ্যমে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ন্যায্যমূল্যে দেশব্যাপী বিক্রি করছে। মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ যাতে এ সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হয় সেজন্য সরকার ইকমার্সের সহযোগিতায় ভোজ্য তেল ছোলা চিনি এবং ডাল বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে মানুষ ঘরে বসে পণ্য ক্রয়ের সুযোগ পাবে। ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট শমী কায়সারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন। আরও বক্তব্য রাখেন স্বপ্ন অনলাইনের পরিচালক শাহেদুল ইসলাম চালডাল ডট কম এর পরিচালক ইশরাত জাহান নাবিলা প্রমুখ।প্রতি লিটার ভোজ্য তেল ১০৮ টাকা এবং চিনি ছোলা ডাল ৫৮ টাকা কেজি দরে বিক্রয় করা হচ্ছে। একজন ক্রেতা সপ্তাহে ৫ লিটার তেল এবং ৩ কেজি করে চিনি ছোলা ডাল ক্রয়ের সুযোগ পাবেন। ডেলিভারি খরচ ঢাকা শহরে সর্বোচ্চ ৩০ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে ঢাকা টাঙ্গাইল ও সিরাজগঞ্জ জেলায় অনলাইনে পণ্য বিক্রির এ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1407.csv b/Bangla_fin_news_articles/1407.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..85c2fdc15910dd7d2ebdda15f2b4348c8c3dd01f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1407.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1407,জাপানে মিষ্টি আলু রপ্তানির উদ্যোগ,2021-04-26,গোবিন্দগঞ্জ গাইবান্ধা সংবাদদাতা,এক সময় যে মিষ্টি আলু গরিব মানুষের ক্ষুধা নিবারণের ফসল ছিল। এখন সময়ের ব্যবধানে সে প্রেক্ষাপট বদলে গেছে। গরিবের খাদ্য মিষ্টি আলু এখন সুদূর জাপানে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের দ্বার প্রায় উন্মোচিত হয়েছে। এ লক্ষ্যে এরই মধ্যে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে শুরু হয়েছে নতুন জাতের রপ্তানিযোগ্য মিষ্টি আলু চাষ।স্থানীয় জাতগুলোর চেয়ে নতুন জাতের এ মিষ্টিআলুর ফলন অনেক বেশি আকারে বড় এবং খেতেও বেশ সুস্বাদু। রং লাল হওয়ায় দেখতেও বেশ আকর্ষণীয়। উপজেলার বাঙ্গালী নদীর তীরবর্তী রাখালবুরুজ হরিরামপুর ও তালুককানুপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার চরের পলিযুক্ত বালিময় মাটিতে দীর্ঘদিন ধরে মিষ্টিআলু চাষ করছেন কৃষকরা। তবে এবার প্রথম বারের মতো বিদেশে রপ্তানিযোগ্য নতুন কোকি ১৪ জিও জাতের মিষ্টিআলু চাষ করেছেন। রাখালবুরুজ ইউনিয়নের পাড় সোনাইডাঙ্গা গ্রামের বিপুল মিয়া বলেন কোকি ১৪ জিও জাতের মিষ্টিআলু চাষে দেশীয় জাতের মতোই একই সময় লাগে। এ আলু বিঘাপ্রতি ৮০ থেকে ৮৫ মণ ফলন পাওয়া যাচ্ছে। দামও ভালো। একই এলাকার আব্দুল আজিজ বলেন কোকি ১৪ জিও জাতের আলুর চাষ থেকে শুরু করে বাজারজাত পর্যন্ত উপজেলা কৃষি বিভাগের তদারকি থাকায় কোনো হয়রানি ছাড়াই আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছি। তাছাড়া আমার জমির উৎপাদিত আলু জাপান যাচ্ছে ভাবতেই ভালো লাগছে।নারিতো জাপান কোম্পানি লিমিটেডের ম্যানেজার মেজবাউল ইসলাম বলেন উৎপাদিত মিষ্টি আলু বিদেশে রপ্তানিযোগ্য করতে সঠিক পদ্ধতি ও কলাকৌশল বাস্তবায়নে উপজেলা কৃষি বিভাগের মাধ্যমে চাষিদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছি। রপ্তানিযোগ্য এই আলু কৃষকের জমি থেকে সাড়ে ৪০০ থেকে সাড়ে ৫০০ টাকা মণ দরে কিনে নেওয়া হচ্ছে। গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. খালেদুর রহমান বলেন নতুন জাতের এ মিষ্টি আলুর আবাদ সম্প্রসারণে কৃষক পর্যায়ে কাজ করছে কৃষি বিভাগ। কৃষকরা মিষ্টি আলুর হেক্টরপ্রতি ফলন পাচ্ছেন ২০ মেট্রিক টন। এ বছর উপজেলায় ৮৫ হেক্টর জমিতে মিষ্টি আলুর চাষ হয়েছে। সরকারিভাবে এবারই প্রথম কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৯ একর জমিতে কোকি ১৪ জিও মিষ্টি আলু চাষ এবং তা জাপানে রপ্তানির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1408.csv b/Bangla_fin_news_articles/1408.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ccff8343b84c69a2f087b8ddd0ceaaed316bb35 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1408.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1408,পাকা মরিচে লালে লাল সারিয়াকান্দির চরাঞ্চল,2021-04-26,স্টাফ রিপোর্টার বগুড়া,বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলায় যমুনার চরাঞ্চল এখন পাকা মরিচের রঙে লালে লাল। মরিচ তোলায় ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। কোথাও সবুজক্ষেতে লাল মরিচের সমাহার কোথাও বা পাকা মরিচ শুকানো হচ্ছে রোদে। আবার কেউবা শুকনো মরিচ বিক্রি করতে চরের বালিপথে হেঁটে যাচ্ছেন হাটে কেউবা ঘোড়ার গাড়িতে করে নিয়ে যাচ্ছেন। কৃষি বিভাগের হিসেবে শুধু সারিয়াকান্দিতে এবার শত কোটি টাকার মরিচ উৎপাদন হয়েছে।বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার মরিচচাষিরা জানান বগুড়ায় সারা বছর মরিচের চাষ হলেও অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত যে মরিচ চাষ হয়ে থাকে তা শুকিয়ে বাছাই করা হয়। বছরের অন্য মাসে যে মরিচ উৎপাদন হয় তা সাধারণত কাঁচা মরিচ হিসেবে বাজারজাত হয়। তাই বর্তমানে ওঠা লাল মরিচে সম্ভাবনার স্বপ্ন দেখছেন যমুনা নদীর চরাঞ্চলের কৃষকরা। এরই মধ্যে কৃষকরা মরিচ তুলতে শুরু করেছেন। বগুড়া জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায় ২০২০ মৌসুমে বগুড়ায় প্রায় ৭ হাজার হেক্টর জমিতে মরিচ আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়। কিন্তু জেলায় আবাদ হয়েছে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার হেক্টর জমিতে। এবার লক্ষ্যমাত্রার বেশি একর জমিতে চাষিরা মরিচ আবাদ করেন। অন্যদিকে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ১৭ হাজার ৫১৫ টন ধরা হলেও আবাদ অনুযায়ী উৎপাদনও এবার লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।বগুড়ায় যে পরিমাণ মরিচ চাষ ও উৎপাদন হয়ে থাকে তার সিংহভাগ হয়ে থাকে যমুনা নদীর চরে। যমুনা পাড়ের সারিয়াকান্দি সোনাতলা ও ধুনট উপজেলার চরে বেশি চাষ হয় মরিচ। বগুড়ার সারিয়াকান্দি ও সোনাতলার যমুনা নদীর চর এলাকায় মরিচ শুকাতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন মরিচ চাষিরা। কিছু কিছু এলাকায় মরিচ বাজারে বিক্রি শুরু হয়েছে। সোনাতলা উপজেলার পাকুল্লা আচারের পাড়া সুজাইতপুর সারিয়াকান্দি উপজেলার চন্দনবাইশা তিতপরল বোহাইল যমুনা নদীর কয়েক কিলোমিটার বাঁধ জুড়ে মরিচ শুকানো হচ্ছে। সারিয়াকান্দির বোহাইল চরের মাসুদ মিয়া বলেন তিনি ৯ বিঘা জমিতে মরিচ চাষ করেছেন। বিঘাপ্রতি ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা খরচ হয় হাটে নেওয়া পর্যন্ত। প্রতি বিঘায় আট থেকে ৯ মণ শুকনো মরিচ হয়। তিনি এ বছর ৮ হাজার টাকায় এক মণ বিক্রি করেছেন। বোহাইল হাটের পাইকার আজাদুল জানান চরের জমির মরিচের গুণমান ভালো। বিভিন্ন মসলা উৎপাদনকারী কোম্পানির কাছে এর চাহিদা বেশি। তিনি এই হাট থেকে শুকনো মরিচ কিনে বিভিন্ন কোম্পানির কাছে বিক্রি করেন। তিনি বলেন বেশি ভালো হলে ৯ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয় প্রতি মণ মরিচ।জেলার সারিয়াকান্দির মরিচ চাষি রফিকুল ইসলাম জানান লাল মরিচ গাছ থেকে সংগ্রহ করছে মসলা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। লাল টোপা মরিচ কৃষকের আঙিনায় শুকিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ফ্যাক্টরিতে নিয়ে যাচ্ছে। সারিয়াকান্দি উপজেলা সদরের মরিচ চাষি শাহাদত হোসেন জানান তিনি এক বিঘা জমিতে মরিচ চাষ করেছেন। বিঘাপ্রতি তার উৎপাদন খরচ হয়েছে ২০ হাজার টাকা। বোহাইল চরের কদভানু বিবি ও হাসি খাতুন বলেন জমি থেকে প্রতি বস্তা মরিচ তুলে ১০০ টাকা পান তারা। দিনে চারপাঁচ বস্তা মরিচ তুলতে পারেন। সারিয়াকান্দিতে এবার শত কোটি টাকার মরিচ উৎপাদন হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল হামিদ। দেশের মধ্যে চরের মরিচ গুণগত মানে সেরা। তাই এর চাহিদা বেশি। বগুড়া জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. দুলাল হোসেন জানান বগুড়ায় বরাবরই মরিচের ভালো ফলন হয়। বগুড়ায় যে লাল মরিচ চাষ ও বাজারজাত হয় তা অন্যান্য জেলার চেয়ে মানে ভালো। সে কারণে বগুড়ার মরিচের ভালো দাম পান কৃষকরা।চলতি বছর ১৭ হাজার ১৬০ টন ফলনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও এর বেশি ফলন পাওয়া যাবে। শুধু সারিয়াকান্দি উপজেলায় ১ হাজার ৭৫০ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড এবং ১ হাজার ৯৭০ হেক্টর জমিতে স্থানীয় উফশী মরিচসহ মোট ৩ হাজার ৭২০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। তিনি বলেন গুণগত মান ভালো বলেই দেশব্যাপী এ জেলার মরিচের সুনাম রয়েছে। অনেক বড় বড় কোম্পানি এখানকার মরিচ কেনায় বিনিয়োগ করে। এ কারণে জেলার চাষিরা লাভবান হচ্ছেন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1409.csv b/Bangla_fin_news_articles/1409.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..24ed768a482863e1f2bdbe6b3928558b3e4b00d1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1409.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1409,তাড়াশে ডিমের দামে বিক্রি হচ্ছে হাঁসের বাচ্চা,2021-04-26,গোলাম মোস্তফা তাড়াশ সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা,একটা সময়ে চরম আর্থিক সংকটের মধ্যে দিনানিপাত পাত করতেন মকুল হোসেন। কিন্তু মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে তিনি হারিকেন বাতির হ্যাচারি করে একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন। এখন হারিকেন বাতির উত্তাপে ১ মাসেই তার হ্যাচারিতে ১ লাখ ৬০ হাজার ডিমের হাঁসের বাচ্চা ফুটানো হয়।কিন্তু লক ডাউনের কারণে যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকায় সীমাহীন ক্ষতির মুখে পড়েছেন মকুলের মতো তাড়াশ উপজেলার দুই শতাধিক হারিকেন বাতির হ্যাচারি ব্যবসায়ী। ১ ডিম ১২ টাকায় কিনে বাচ্চা ফুটানোর পর তা ডিমের দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে। আর কর্মহীন হওয়ার শঙ্কায় পড়েছেন এ ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হাজারো মানুষ।বারুহাস ইউনিয়নের কাজিপুর গ্রামের হারিকেন বাতির হ্যাচারি ব্যবসায়ী মুকুল হোসেন দৈনিক ইত্তেফাককে বলেন মাচায় ডিম দেওয়ার ২৮ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে হারিকেন বাতির উত্তাপে ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। এই সময়ের মধ্যে ডিমের দাম বাদেও আনুষঙ্গিক আরও অনেক টাকা খরচ গুণতে হয়। আগে একদিন বয়সের ১টি হাঁসের বাচ্চা ২৬ টাকায় বিক্রি করা হতো। কিন্তু করোনার কারণে লক ডাউনের কবলে পড়ে প্রতিটি বাচ্চা মাত্র ১২ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। সরেজমিনে শনিবার কাজিপুর গ্রামের মুকুলের হ্যাচারি বিরৌহালী গ্রামের ছাইফুলের হ্যাচারি আব্দুর রহমানের হ্যাচারি মহেষ রৌহালী গ্রামের আলিমের হ্যাচারিসহ বেশ কয়েকটি হারিকেন বাতির হ্যাচারিতে দেখা গেছে বাঁশের মাচার উপর সারিবদ্ধভাবে রাখা রয়েছে লাখ লাখ হাঁসের ডিম। এসব ডিম লেপ দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। আর মাচার নিচে প্রয়োজন সংখ্যক হ্যারিকেন বসিয়ে পরিমাণ মতো তাপ দেওয়া হচ্ছে। এই প্রক্রিয়ার নির্দিষ্ট সময় শেষে ডিম ফুটে হাঁসের বাচ্চা বেড় হচ্ছে। প্রতিটি হ্যাচারিতেই ডিম ও বাচ্চার পরিচর্যার কাজ করছেন ৬ থেকে ৭ জন করে শ্রমিক। নওগাঁ ইউনিয়নের বিরৌহালী গ্রামের ছাইফুল ফকির নামে আরেকজন হ্যাচারি ব্যবসায়ী বলেন সাধারণত গরমের মৌসুমে অধিক সংখ্যক হাঁসের বাচ্চা ফুটানো হয়। এখন উপজেলার কমপক্ষে দুই শতাধিক হ্যারিকেন হ্যাচারিতে ডিম ফুটে বাচ্চা বেড় হচ্ছে। দূরদূরান্ত থেকে এসব বাচ্চা কেনার জন্য হাঁসের খামারী ও পাইকাররা যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছেন। শুধু দেশের বিভিন্ন জেলাতেই নয় কুষ্টিয়াযশোর হয়ে হারিকেন বাতির উত্তাপে ফুটানো হাঁসের বাচ্চা পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও যায়। কিন্তু যানবাহন চলাচল না করায় বাচ্চা বিক্রি করা যাচ্ছেনা। পরিস্থিতি এমন যে হ্যাচারি ব্যবসায়ীদের পথে বসার মতো অবস্থা।এ প্রসঙ্গে উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সোহেল আরম বলেন হাঁসের ডিম ফুটে বের হওয়া বাচ্চাগুলো আপাতত হ্যাচারি ব্যবসায়ীদের কাছে রেখে লক ডাউন খোলার পর বিক্রি করতে হবে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত হ্যাচারিতে নতুন করে ডিম ফুটানো যাবেনা।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1410.csv b/Bangla_fin_news_articles/1410.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ab2f3a0d90f2f66571e4b14d33d80b01569a328b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1410.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1410,ঈশ্বরগঞ্জে বেগুনি ধানের চাষ,2021-04-26,ঈশ্বরগঞ্জ ময়মনসিংহ সংবাদদাতা,ঈশ্বরগঞ্জে চাষ হচ্ছে পুষ্টিগুণসম্পন্ন বেগুনি ধান। উপজেলার মাইজবাগ ইউনিয়নের হারুয়া ব্লকের কৃষক নজরুল ইসলাম এবার ১০ শতক জমিতে বেগুনি ধান চাষ করেছেন।কৃষি অফিস সূত্র জানায় উফশী জাতের এ ধানে রোগবালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ অনেকটাই কম। রোপণ থেকে ধান পাকতে সময় লাগে ১৪৫১৫৫ দিন। কৃষক নজরুল জানান বেগুনি ধানের আবাদ করে অনেক সুফল পেয়েছি। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সোহেল রানা বলেন এ ধানের চাষাবাদ পদ্ধতি স্বাভাবিক ধানের মতোই। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাধন কুমার গুহ মজুমদার বলেন উপজেলায় প্রায় এক একর জমিতে বেগুনি রঙের ধান চাষ করা হয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1411.csv b/Bangla_fin_news_articles/1411.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9517e1a851543558e5005f636f19c6c05f877bd2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1411.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1411,লকডাউনে আরো সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা ফিরেছে শেয়ারবাজারে,2021-04-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কঠোর লকডাউনের মধ্যেও শেয়ারবাজারে আরো সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা বাজার মূলধন ফিরেছে বিদায়ি সপ্তাহে। শুধু বাজার মূলধনই নয় বিদায়ি সপ্তাহে শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর।জানা গেছে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৬২ হাজার ৭৫৪ কোটি ৩৯ লাখ ১২ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৪ লাখ ৬৮ হাজার ৩১৬ কোটি ৮১ লাখ ৭২ হাজার টাকায়। অর্থাত্ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীরা ৫ হাজার ৫৬২ কোটি ৪২ লাখ ৬০ হাজার টাকা বাজার মূলধন ফিরে পেয়েছে।বিদায়ি সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ৪ হাজার ২৫৯ কোটি ৮৭ লাখ ৪৫ হাজার ৭৮৯ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ২ হাজার ২৪০ কোটি ৬৫ লাখ ৪৪ হাজার ৮৬৭ টাকা বা ১১১ শতাংশ বেশি হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ১৯ কোটি ২২ লাখ ৯২২ টাকার। ডিএসইতে বিদায়ি সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ৮৫১ কোটি ৯৭ লাখ ৪৯ হাজার ১৫৮ টাকার। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ৫০৪ কোটি ৮০ লাখ ৫০ হাজার ২৩০ টাকার। অর্থাত্ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন ৩৪৭ কোটি ১৬ লাখ ৯৮ হাজার ৯২৮ টাকা বেশি হয়েছে।সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২৪ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৩৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৪৩৫ দশমিক ০৩ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২৮ দশমিক ৩১ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৩৪ শতাংশ এবং ডিএসই৩০ সূচক ৬০ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট বা ৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়ে যথাক্রমে ১ হাজার ২৩৭ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট এবং ২০৮৭ দশমিক ৫৫ পয়েন্টে।বিদায়ি সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৬৯টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৬টির বা ৫৫ দশমিক ৮৩ শতাংশের কমেছে ১০০টির বা ২৭ দশমিক ১০ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৩টির বা ১৭ দশমিক ০৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই বিদায়ি সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ১৯৮ কোটি ৪৬ লাখ ৮২ হাজার ৪৯৪ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৭৩ কোটি ৪৪ লাখ ৫০ হাজার ৯৪৪ টাকার। অর্থাত্ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১২৫ কোটি ২ লাখ ৩১ হাজার ১৫৫ টাকা বা ১৭০ শতাংশ বেড়েছে।সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৪৪ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ২৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৭২৩ দশমিক ৬০ পয়েন্টে। সিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ২০৭ দশমিক ৭১ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ২৩ শতাংশ সিএসই৩০ সূচক ২৩৫ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ সিএসই৫০ সূচক ২৮ দশমিক ১১ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৪১ শতাংশ এবং সিএসআই ১৫ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৯ হাজার ৪৮৫ দশমিক ৫২ পয়েন্ট ১২ হাজার ৬০ দশমিক ১৯ পয়েন্টে ১ হাজার ১৯৬ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে এবং ৯৯২ দশমিক ০৭ পয়েন্টে।সপ্তাহ জুড়ে সিএসইতে ৩০৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৭১টির বা ৫৬ দশমিক ০৬ শতাংশের দর বেড়েছে ৮৮টির বা ২৮ দশমিক ৮৫ শতাংশের কমেছে এবং ৪৬টির বা ১৫৫ দশমিক ০৮ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1412.csv b/Bangla_fin_news_articles/1412.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ceb759a07a3ebba01369cc31e4787aab9e52a4f4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1412.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1412,চট্টগ্রাম বন্দরের ১৩৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ,2021-04-25,চট্টগ্রাম অফিস,আজ রবিবার ২৫ এপ্রিল চট্টগ্রাম বন্দরের ১৩৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রাণপ্রবাহ এবং নৌ বাণিজ্যের প্রাচীনতম কেন্দ্র চট্টগ্রাম বন্দরের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বন্দর কর্তৃপক্ষ বন্দর ব্যবহারকারী সব মহলকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।এ উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম. শাহজাহান বন্দর ব্যবহারকারী কর্মকর্তাকর্মচারীশ্রমিকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এই বন্দরের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বহুমুখী অবদান রাখার জন্য তার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান। বন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্র জানায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষের এই গৌরবময় সময়ে করোনা পরিস্থিতির কারণে এই বছর চট্টগ্রাম বন্দরের ১৩৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনাড়ম্বরভাবে কোনো আনুষ্ঠানিকতা ছাড়া পালন করা হচ্ছে।চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের আমদানি ও রপ্তানির ৯২ শতাংশেরও অধিক পণ্য এবং ৯৮ শতাংশ কনটেইনারজাত পণ্য হ্যান্ডলিং করে থাকে। ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী কোভিড পরিস্থিতিতেও এই বন্দর ২৮ লক্ষাধিক কন্টেইনার হ্যান্ডেল করেছে। ২০০৯ সালে প্রথম বারের মতো চট্টগ্রাম বন্দর ১০০টি কন্টেইনার পোর্টের তালিকায় ৯৮তম অবস্থান নিয়ে নিজের স্বীকৃতি অর্জন করে। মাত্র ১১ বছরে ৪০ ধাপ এগিয়ে ২০২০ সালে চট্টগ্রাম বন্দর ৫৮তম অবস্থানে উন্নীত হয়। চট্টগ্রাম বন্দরের এই অর্জন বর্তমান সরকারের চলমান অর্থনৈতিক উন্নয়নেরই প্রতিফলন বলে মনে করা হচ্ছে। একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বন্দরের আধুনিকায়ন যন্ত্রপাতি সংযোজন এবং সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বেটার্মিনাল পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল মাতারবাড়ী বন্দর নির্মাণ ও নিউমুরিং ওভার ফ্লো ইয়ার্ড নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প চলমান আছে। এরই মধ্যে পতেঙ্গাস্থ লালদিয়াচর এলাকায় বন্দরের গুরুত্বপূর্ণ ৫২ একর ভূমি উদ্ধার করা হয়েছে। উক্ত এলাকায় বন্দর সুবিধাদি বৃদ্ধির বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হচ্ছে। ২০২০ সালের মার্চ মাসে চট্টগ্রাম বন্দরে আগত জাহাজের সংখ্যা ছিল ৩৬৬টি কন্টেইনার হ্যান্ডলিং ২৪৯৬৬৯ টিইইউস কার্গো হ্যান্ডলিং ১০২৬৪৪০২ মে.টন। ২০২১ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত তা যথাক্রমে জাহাজের সংখ্যা ছিল ৩৭৬টি কন্টেইনার হ্যান্ডলিং ২৬৯৪৪৬ টিইইউস কার্গো হ্যান্ডলিং ১১০৪২৮১৮ মে. টন। কন্টেইনার ও কার্গো হ্যান্ডিলিং এ প্রবৃদ্ধি প্রায় ৭.৭ এবং জাহাজ হ্যান্ডলিং এ ২.৭। কোভিড১৯এর কারণে উন্নত বিশ্বের অনেক বন্দরেরই কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হলেও চট্টগ্রাম বন্দর সপ্তাহের প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টা চালু ছিল। চট্টগ্রাম বন্দর কোভিডএর ১ম ঢেউয়ের সময়কালে প্রায় ডেলিভারি শূন্য অবস্থা হতে অত্যন্ত অল্প সময়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এসেছিল। বিগত বছরের অভিজ্ঞতা কোভিড১৯এর দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলা এবং বন্দরের অপারেশন স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1413.csv b/Bangla_fin_news_articles/1413.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f22a29bb3a401c077b793b93d6d46686f452aaa5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1413.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1413,‘স্বপ্ন’ এখন দিনাজপুরে,2021-04-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এবার উত্তরবঙ্গের প্রাণকেন্দ্র দিনাজপুরে যাত্রা শুরু করলো দেশের অন্যতম রিটেইল চেইন শপ স্বপ্ন । শুক্রবার ২৩ এপ্রিল সকাল ১০টায় দিনাজপুরের মক্কা টাওয়ার মর্ডান মোড়ে গনেশতলায় স্বপ্নের নতুন আউটলেটের উদ্বোধন করা হয়।এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায়ী মো. সহিদুল ইসলাম বদরুদ্দজা জামাল উদ্দিন আহমেদ মাহাবুব হোসেন রিপন দিনাজপুরের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. রাজিউর রহমান স্বপ্ন আউটলেটের দিনাজপুরের জেলা ম্যানেজার মো. শাহিনুর আলমসহ আরও অনেকে।উদ্বোধন উপলক্ষে স্বপ্নর পক্ষ থেকে গ্রাহকদের জন্য রয়েছে মাসব্যাপী আকর্ষণীয় সব অফার। বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি ছাড়াও থাকছে নগদ মূল্যছাড়। স্বপ্নর রিটেইল এক্সপ্যানশন বিভাগের পরিচালক সামসুদ্দোহা শিমুল বলেন স্থানীয়দের চাহিদার কথা মাথায় রেখে পণ্য রাখা হয়েছে নতুন এই আউটেলেটে। থাকছে হোম ডেলিভারি সেবা। আমরা আশা করছি স্বাস্থ্যসম্মত এবং নিরাপদ পরিবেশে গ্রাহকরা নিয়মিত বাজার করবেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1414.csv b/Bangla_fin_news_articles/1414.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3c7dcf54d659af8e41b8953552eed955c0bef5d5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1414.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1414,ব্যাংকারদের যাতায়াত ভাতা প্রদানের নির্দেশ,2021-04-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,লকডাউনে ব্যাংক কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পরিবহন বা যাতায়াত ভাতা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপনপত্র জারি করা হয়েছে। দেশে কার্যরত সব তপশিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের বরাবর পাঠানো ঐ নির্দেশনায় বলা হয় করোনা সংক্রমণ রোধে সরকার কর্তৃক আরোপিত বিধিনিষেধের মধ্যে বিশেষ প্রয়োজনে ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখার সময়সীমা প্রাথমিকভাবে ১৪ এপ্রিল থেকে ২১ এপ্রিল নির্ধারণ এবং পরবর্তী সময়ে ২১ এপ্রিল থেকে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়।এ অবস্থায় ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের স্ব স্ব অফিসে আনানেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। তবে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধ চলাকালে ব্যাংক সব ক্ষেত্রে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য প্রয়োজনীয় যানবাহনের ব্যবস্থা করতে ব্যর্থ হয়েছে। ব্যাংকে আসাযাওয়ার জন্য গণপরিবহনের অপ্রতুলতার কারণে ব্যাংক কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ অধিক ব্যয় ও ভোগান্তির সম্মুখীন হচ্ছেন। নির্দেশনায় আরো বলা হয় ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের যাতায়াত সমস্যা নিরসনে ব্যাংক তার কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য ব্যাংকের ব্যবস্থাপনায় নিজস্ব পরিবহন সুবিধা নিশ্চিত করবে। কোনো কারণে যাতায়াতসুবিধা নিশ্চিত করতে অসমর্থ বা ব্যর্থ হলে আসাযাওয়ার জন্য ব্যাংক ব্যবস্থাপনা কর্তৃক যৌক্তিক হারে যাতায়াত ভাতা প্রদান করবে। এ সংক্রান্ত ব্যয়ের বিষয়ে পরবর্তী সময়ে স্ব স্ব ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের কার্যোত্তর অনুমোদন গ্রহণ করবে। এ সার্কুলার লেটারের নির্দেশনা ১৪ এপ্রিল হতে সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধ চলাকালে প্রযোজ্য থাকবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1415.csv b/Bangla_fin_news_articles/1415.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..63182c13f81219a7bd1ac1fcbc518e0a190c2bd8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1415.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1415,করোনাকালে বাড়ছে ইকমার্সের চাহিদা,2021-04-24,রেজাউল করিম খোকন,করোনা মহামারির ভয়াবহ প্রকোপের মধ্যে ব্যবসা বেড়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহকারী ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর। মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকার ঘোষিত কঠোর বিধিনিষেধ চলাকালে ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর পণ্যভেদে সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধি ৩০০ শতাংশ পর্যন্ত পৌঁছেছে। করোনাকালীন যেখানে অনেক ব্যবসা অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে সেখানে ইকমার্সের অনেক প্রতিষ্ঠান অতীতের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি পণ্য ডেলিভারি দিয়েছে। এর মাধ্যমে নতুন করে কর্মসংস্থান হয়েছে ৫০ হাজার মানুষের। মূলত করোনাকালীন ক্রেতাদের চাহিদা বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সবচেয়ে বেশি ভালো করছে। নিত্যপণ্য ও খাদ্যসামগ্রী ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো ক্ষেত্রবিশেষে ৩০০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। গত ২০১৯ সালেও দেশে ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবসার প্রবৃদ্ধি ছিল মাত্র ২৫ শতাংশ। ২০২০ সালে এসে সেই প্রবৃদ্ধি ৭০ থেকে ৮০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এবছর দেশের বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠিত ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা বহুগুণ বেড়ে গেছে গত বছরের তুলনায়। অর্জিত সুনাম অভিজ্ঞতা ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে তারা গ্রাহকদের জন্য মানসম্মত উন্নত এবং দ্রুত সেবা নিশ্চিত করছে। ইকমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ইক্যাব জানিয়েছে ২০২০ সালের শেষ ৮ মাসে এপ্রিল থেকে ডিসেম্বর ইকমার্সে শুধু নিত্যপণ্য লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার কোটি টাকার। বর্তমানে প্রতিদিন ১ লাখ ৬০ হাজারের বেশি ডেলিভারি দিতে হচ্ছে বিভিন্ন ইকমার্স প্রতিষ্ঠানকে। গত বছর করোনা সংক্রমণ রোধে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। ঐ সময় স্বাস্থ্যবিধি মেনে নিত্যপণ্য ইকমার্সের মাধ্যমে বিক্রি সচল রাখার নির্দেশনা দিয়েছিল। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি বছরও অনলাইনে নিরাপদে পণ্য ও সেবা সচল রাখার ব্যাপারে পরিপত্র জারি করা হয়েছে। মূলত এসব কারণে প্রতিষ্ঠানগুলো ভালোভাবে ব্যবসা পরিচালনা করার সুযোগ পেয়েছে। ফলে ব্যবসার প্রবৃদ্ধিও ঘটেছে উল্লেখযোগ্য হারে। অনলাইনে কেনাকাটার ক্ষেত্রে সম্ভাবনার নানা দিগন্ত উন্মোচিত হলেও বেশ কিছু সমস্যা এখন সামনে এসে দাঁড়াচ্ছে। এক্ষেত্রে বড় একটি সমস্যা হলো প্রতারণা। কোনো ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ক্রেতাদের নানাভাবে ঠকাচ্ছে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করছে না। প্রতিষ্ঠিত কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের প্রতারণা ও মানি লন্ডারিং সংক্রান্ত অনিয়মের কারণে ইকমার্স ব্যবসা আলোচিত ও সমালোচিত হয়েছে ইতিমধ্যে। প্রতিষ্ঠানগুলোর লোভনীয় অফারে এবং বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে অনেকেই প্রতারিত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। কেউ কেউ প্রিঅর্ডারের টাকা ফেরত পাওয়া নিয়ে শঙ্কার মধ্যে রয়েছেন। বর্তমানে দেশে যে ইকমার্স সাইটগুলো রয়েছে তার মধ্যে অনেকেই বিশ্বস্ততার প্রমাণ দিতে পারছে না। কিছু প্রতিষ্ঠান সঠিক মানের পণ্য সঠিক দাম নিশ্চিত করে না ফলে ক্রেতারা প্রতারিত ও বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন। এর প্রতিকারে ইকমার্সকে বিশেষ নীতিমালার আওতায় আনা প্রয়োজন। এর আলোকে বিধিবিধান চালু করতে হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1416.csv b/Bangla_fin_news_articles/1416.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9d43e9eb519400a633689d78c26d6d84e54309ab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1416.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1416,অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা বাড়ছে,2021-04-24,এম এ মাসুম,গত বছরের মার্চ থেকে আঘাত হানা করোনা ভাইরাসের প্রভাবে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড থমকে যায় লন্ডভন্ড হয়ে যায় আমাদের অনেক অর্জন। এবছর আবারও মার্চের শেষ দিক থেকে করোনা প্রচণ্ডভাবে আঘাত হেনেছে আমাদের দেশে। অর্থনীতি যখন ঘুরতে শুরু করেছে তখন করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শঙ্কা জাগাচ্ছে।আসন্ন রমজান ও ঈদকে কেন্দ্র করে অর্থনীতি চাঙা হওয়ার প্রত্যাশা করেছিল ব্যবসায়ীরা। সরকার ভ্যাকসিন কার্যক্রম শুরু করার পর করোনা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে অর্থনীতিতে চাঞ্চল্য ফিরে আশার প্রত্যাশা করা হয়েছিল। কিন্তু প্রতিদিনই করোনার আঘাত তীব্রতর হচ্ছে নতুন করে করোনার সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায়। ব্যবসায়ী চাকরিজীবী শ্রমজীবীদের কপালে ভাঁজ পড়েছে। অনেকেই বলছে দ্বিতীয় ধাক্কায় অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান উঠে দাঁড়াতে পারবে না। বিশ্বব্যাংকের মতো সংস্থা ইতিমধ্যে আভাস দিয়েছে নতুন এই ধাক্কা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা তৈরি করছে। গত জুন মাসের পর অর্থনীতি যে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে তা বাধাগ্রস্ত হবে। প্রথম ধাক্কা সামলে নেওয়ার আগেই দেশে করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়েছে। দ্বিতীয় ঢেউয়ে এখন তো বড় রকমের দুর্যোগ চলছে। করোনার প্রথম ধাক্কার রেশ এখনো কাটেনি। ফলে দেশের অর্থনীতিতে একটা বড় মাত্রায় অভিঘাত আসার আশঙ্কা করা হচ্ছে। সরকার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির যে লক্ষ্যমাত্রা চলতি অর্থবছর নির্ধারণ করেছে তা অর্জন করা এখন বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পিপিআরসি ব্র্যাকের সম্প্রতিক এক জরিপে বলা হয়েছে কোভিডের আঘাতে দেশে নতুন করে দরিদ্র হয়েছে ২ কোটি ৪৫ লাখ মানুষ। নতুন এক জরিপে দেখা গেছে ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত দেশে এই নতুন দরিদ্র শ্রেণির সংখ্যা জনসংখ্যার ১৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ হয়েছে। ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত যা ছিল ২১ দশমিক ২৪ শতাংশ। করোনার এই আঘাত ছাড়াও আমাদের দেশে অনেক দিন ধরেই ক্রমান্বয়ে আয় বৈষম্য বেড়েই চলেছে। এই পরিস্থিতিতে আয় বৈষম্য আরো বৃদ্ধি পাবে।করোনা মহামারির প্রকোপ যদি না কমে তাহলে কর্মসংস্থান তৈরি করা চ্যালেঞ্জ হয়ে পড়বে। গতবারের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে দেশে খেটে খাওয়া সাধারণ শ্রেণির মানুষজনই সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েন। বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম বড় শক্তি প্রবাসী আয়। করোনার প্রথম ধাক্কায় প্রবাসী আয় না কমলেও মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশে শ্রমিক যাওয়া ব্যাপক কমেছে। ফলে মাসওয়ারি ভিত্তিতে প্রবাসী আয় কমতে শুরু করেছে। দ্বিতীয় ধাক্কায় পরিস্থিতি আরো বেগতিক হতে পারে। রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্টস রিসার্চ ইউনিটের রামরু এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে ২০২০ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত আগের বছরের তুলনায় প্রবাসে শ্রমিক যাওয়া কমেছে ৭১ শতাংশ। এর প্রভাবও পড়েছে প্রবাসী আয়ে। গত সেপ্টেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে আগের মাসের তুলনায় প্রবাসী আয় কমেছে। করোনার কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে দেশের অতিক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাত। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হিসাবে এসব খাতেই দেশের ৩৫ শতাংশ কর্মসংস্থান হয়। করোনার দ্বিতীয় ধাক্কায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা এই খাতে। প্রথম ধাক্কায় অনেকেই লোকসানে পড়েছেন। এখন কিছুটা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছিলেন কিন্তু দ্বিতীয় ধাক্কায় তারা আর দাঁড়াতে পারছেন না।করোনায় থমকে যাওয়া অর্থনীতির নেতিবাচক প্রভাব পড়ে অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি ব্যাংক খাতে। গত বছরের প্রথমার্ধ এবং ষান্মাসিকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর পরিচালন মুনাফায় মারাত্মক ধস নামে। বছর শেষে ৩১ ডিসেম্বর ব্যাংকের পরিচালন মুনাফায়ও বড় ধাক্কা লাগে। এ সময়ে বেশির ভাগ ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা কমে যায়। বিভিন্ন ব্যাংকের তথ্য থেকে জানা যায় প্রায় ১৬টি বেসরকারি ব্যাংকের মুনাফা পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় ১০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি ছিল। অল্প কয়েকটি ব্যাংক মুনাফায় প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছিল। এ বছর প্রথম ব্যাংক খাতে চাঞ্চল্য ফিরে আসছিল। কিন্তু দ্বিতীয় ধাক্কায় ব্যাংকগুলোর ক্ষতি কোথায় নিয়ে যায় তা নিয়ে ব্যাংকারদের মধ্যে উত্কণ্ঠা তৈরি হয়েছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1417.csv b/Bangla_fin_news_articles/1417.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..16c4a76fd79eca88304a6a02fc50517235680641 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1417.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1417,এমডি নেই বোর্ড সভা বন্ধ তবু ঋণ দিচ্ছে ন্যাশনাল ব্যাংক,2021-04-23,রেজাউল হক কৌশিক,বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল ব্যাংকে দীর্ঘদিন পূর্ণাঙ্গ ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি নেই। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বারবার নির্দেশনা দেওয়ার পরও ব্যবস্থা নিচ্ছে না ব্যাংকটি। এবার এমডি নিয়োগে চূড়ান্ত নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী ২৮ এপ্রিলের মধ্যে স্থায়ী এমডি নিয়োগ দিতে না পারলে প্রশাসক বসানো হবে বলেও সতর্ক করা হয়েছে।সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান মনোয়ারা সিকদারকে এ বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছে ২৮ এপ্রিলের মধ্যে এমডি নিয়োগ না দিলে ব্যাংক কোম্পানি আইনের ১৫ক ধারা অনুযায়ী কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যবস্থা নেবে।এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম গতকাল জানান আইন অনুযায়ী তাদের স্থায়ী এমডি নিয়োগ দিতে হবে। দীর্ঘদিন এ পদ খালি রাখা যাবে না। এ ধরনের একটি নির্দেশনা বাংলাদেশ ব্যাংকের রয়েছে। ব্যাংক কোম্পানি আইনেও এটা বলা আছে। আইন অনুযায়ী তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।ব্যাংক কোম্পানি আইনের ১৫ক ধারার ২ উপধারায় বলা হয়েছে কোনো ব্যাংকের এমডি পদ একাধারে তিন মাসের বেশি শূন্য রাখা যাবে না। ৩ উপধারায় বলা হয়েছে এ সময়ের মধ্যে এমডি পদ পূরণ না হলে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রশাসক নিয়োগ দিতে পারে যিনি ব্যাংকের এমডির দায়িত্ব পালন করবেন। আইন অনুযায়ী আগামী ২৮ এপ্রিলের মধ্যে এমডি নিয়োগ না দিলে ব্যাংকটিতে প্রশাসক দিতে পারবে বাংলাদেশ ব্যাংক।এদিকে ঋণ বিতরণে অনিয়ম ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি না থাকা ক্ষমতার দ্বন্দ্বে পরিচালনা পর্ষদে শুরু হয়েছে বিবাদ। সব মিলিয়ে অস্থির অবস্থায় ন্যাশনাল ব্যাংক। এর আগে ব্যাংকটির অতিরিক্ত এমডি এ এস এম বুলবুল এমডির চলতি দায়িত্বে ছিলেন। কিন্তু মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তাকে সরিয়ে দিতে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক। পরে ব্যাংকটির চেয়ারম্যান মনোয়ারা সিকদার তার মেয়াদ বাড়ান যা কার্যকর হয় ১ এপ্রিল থেকে। কিন্তু বিষয়টি বিধি পরিপন্থি হওয়ায় তাকে চলতি দায়িত্ব থেকে বিরত রাখতে আরেকবার ৬ এপ্রিল নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঐ নির্দেশের পর এ এস এম বুলবুলকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়ে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ সৈয়দ আবদুল বারীকে ভারপ্রাপ্ত এমডির দায়িত্ব দেয় ব্যাংকটির পর্ষদ। ২৮ এপ্রিল ব্যাংকটির স্থায়ী এমডি পদ শূন্য থাকার তিন মাস পূর্ণ হবে। ন্যাশনাল ব্যাংক চলছে অনেকটা সিকদার পরিবারের নিয়ন্ত্রণে। দীর্ঘদিন এর চেয়ারম্যান ছিলেন জয়নুল হক সিকদার। গত ১০ ফেব্রুয়ারি তিনি মারা যান। ২৪ ফেব্রুয়ারি ব্যাংকটির নতুন চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন তার স্ত্রী মনোয়ারা সিকদার। এরপর কোনো পর্ষদ সভা হয়নি। কিন্তু ঋণ বিতরণ অব্যাহত রাখা হয়েছে যেখানে বেশকিছু অনিয়মের ইঙ্গিত পেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সাধারণত বড় ঋণ বোর্ড সভায় অনুমোদিত হতে হয়।বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে জয়নুল হক সিকদারের মৃত্যুর পর ব্যাংকটি নিজেদের একক নিয়ন্ত্রণে নিতে চাচ্ছেন পরিচালক রিক হক সিকদার ও রন হক সিকদার। তারা দুই জনই জয়নুল হক সিকদারের ছেলে। তবে মেয়ে সংসদ সদস্য এমপি পারভীন হক সিকদারসহ অন্য পরিচালকরা চাচ্ছেন নিয়ম অনুযায়ী পরিচালনার মাধ্যমে ঘুরে দাঁড়াতে। অনিয়ম করে ঋণ বিতরণসহ নানা কারণে ক্ষমতার দ্বন্দ্বে ব্যাংকটির পরিচালকদের মধ্যে দুটি পক্ষ হওয়ায় পর্ষদে বিবাদ শুরু হয়েছে। অতিরিক্ত এমডি এ এস এম বুলবুলের নিয়োগ নিয়েও দ্বিমত রয়েছে অনেক পরিচালকের।ন্যাশনাল ব্যাংকের এসব ঘটনা নজরে এলে গত ৫ এপ্রিল বেশকিছু তথ্য চেয়ে চিঠি দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া ঋণ বিতরণ না করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। এছাড়া রংধনু বিল্ডার্স দেশ টিভি রূপায়ণ ও শান্তা এন্টারপ্রাইজের অনুকূলে দেওয়া সব ঋণের দলিলাদি ঋণ আবেদন থেকে বিতরণ পর্যন্ত এবং ঋণের পূর্ণাঙ্গ হিসাব বিবরণীর কপি পাঠাতে বলা হয়। জানা গেছে বিতরণ করা অনেক ঋণের নথি দেখাতে পারছে না ন্যাশনাল ব্যাংক।ন্যাশনাল ব্যাংকের তথ্য বলছে চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে জানুয়ারিমার্চ ব্যাংকটি নতুন করে ৪৫০ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে। পাশাপাশি সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে ১১৩ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। ঋণের ওপর প্রথম প্রান্তিকে সুদ যুক্ত হয়েছে ৬৫০ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির ঋণ বেড়েছে ১ হাজার ২১৩ কোটি টাকা। তবে তিন মাসে আমানত বেড়েছে মাত্র ৫২১ কোটি টাকা। এছাড়া ব্যাংকটির ৪০টি শাখা লোকসানে রয়েছে।২০২০ সালের ডিসেম্বরে ব্যাংকটির ঋণ ছিল ৪০ হাজার ৮৫১ কোটি টাকা চলতি বছরের মার্চে তা বেড়ে হয়েছে ৪২ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। ডিসেম্বরে আমানত ছিল ৪৩ হাজার ৭৪ কোটি টাকা। মার্চে বেড়ে হয়েছে ৪৩ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1418.csv b/Bangla_fin_news_articles/1418.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..adc3358be0bea023ed6702f65c7590d3c20ceb78 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1418.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1418,কেমিক্যাল ব্র্যান্ড গারমনের সঙ্গে এমবিএম গ্রুপের চুক্তি সই,2021-04-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পোশাক উৎপাদন শিল্পের অন্যতম পথিকৃত এমবিএম গ্রুপের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হলো ইটালিয়ান ব্র্যান্ড গারমন কেমিক্যালস।বৃহস্পতিবার ২২ এপ্রিল কেমিন টেক্সটাইল অক্সিলারিজের কান্ট্রি ম্যানেজার তারিক হামিদ এবং এমবিএম গ্রুপের সহকারী নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ মেহরোজ জলিল ও কেটিআইয়ের পক্ষে মিস ফাহিমার উপস্থিতিতে এ চুক্তিনামা স্বাক্ষরিত হয়। এসময় এমবিএম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুর রহমানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রায় চার দশকেরও বেশি সময় ধরে এমবিএম গ্রুপ পোশাক শিল্প ইন্ডাস্ট্রিতে সাফল্যের সঙ্গে যাত্রা করে চলছে অবিরাম। বিশ্বের বিখ্যাত ব্র্যান্ড সমূহের সঙ্গে একত্র হয়ে কাজ করে এই প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বদরবারে ইতোমধ্যেই বিশ্বাসযোগ্য স্থানে পৌঁছাতে পেরেছে। গুণগত মানে আপসহীন পণ্য উৎপাদন ও সরবরাহে এমবিএম গ্রুপ বর্তমানে পরিণত হয়েছে নির্ভরযোগ্য নামে। সম্প্রতি এই প্রতিষ্ঠান নিজস্ব একটি অঙ্গ সংস্থানের যাত্রা শুরু করার ঘোষণা দিল।তাদের নতুন এই উদ্যোগের নাম ফ্যাশন কেমিক্যালস লিমিটেড এফসিএল। এই নতুন প্রতিষ্ঠানটি ফ্যাশন জগতে নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে আশাবাদী প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টরা।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1419.csv b/Bangla_fin_news_articles/1419.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..086588331fad030d5342f90e655e33efabcc4ec0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1419.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1419,১৭ লাখ টন ধানচাল কিনবে সরকার,2021-04-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চলতি বোরো মৌসুমে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে মোট ১৭ লাখ টন ধান ও চাল কিনবে সরকার। খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারেরসভাপতিত্বে বৃহস্পতিবার ২২ এপ্রিল খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির ভার্চুয়াল সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।তবে সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও সংগ্রহ মূল্য প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর চূড়ান্ত হবে। এরপরই এটি প্রকাশ করা হবে। এর মধ্যে মিলারদের কাছ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে ১০ লাখ টন সিদ্ধ চাল ৩৯ টাকা কেজি দরে দেড় লাখ টন আতপ চাল এবং কৃষকদের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি দরে সাড়ে ৬ লাখ টন ধান কেনা হবে।সভায় উপস্থিত একাধিক ব্যক্তি এ বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। এবার বোরোতে চালের আকারে ১৫ লাখ টন খাদ্যশস্য সংগ্রহ করা হবে। যদিও খাদ্য বিভাগের পক্ষ থেকে ১৪ লাখ টন সংগ্রহের প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল। কিন্তু খাদ্য মজুত বাড়াতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আরও এক লাখ টন বেশি সংগ্রহ করতে বলা হয়।গত বছর বোরো মৌসুমে ২৬ টাকা কেজি দরে ধান ৩৬ টাকা কেজি দরে সিদ্ধ চাল ও ৩৫ টাকা কেজি দরে আতপ চাল কেনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। তবে বাজারে চালের দাম বেশি থাকায় গত বোরো ও আমন মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ধানচাল কিনতে পারেনি সরকার। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে ধান এবং ৭ মে থেকে চাল সংগ্রহ শুরু করতে চায় খাদ্য বিভাগ। বোরো ধান ও চাল সংগ্রহ কার্যক্রম চলবে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত।সভায় বোরো ধান ও চালের কেজি প্রতি সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হয় বলে জানান সভায় উপস্থিত একজন কর্মকর্তা। তিনি জানান সভায় এবার বোরো ধান ও চালের উৎপাদন ব্যয় তুলে ধরা হয়।ভার্চুয়াল সভায় আরো উপস্থিত ছিলেনকৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার খাদ্য সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুমসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1420.csv b/Bangla_fin_news_articles/1420.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c7db5c8cb915c66ce3651f576eb15b6e57a25a21 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1420.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1420,শপিংমল ও দোকানপাট খুলতে পারে সোমবার,2021-04-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের দোকানপাট শপিংমল আগামী সোমবার থেকে খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি। এমন পরিস্থিতিতে সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে দোকান মালিকদের ধৈর্য ধরতে বলা হয়েছে।বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন সরকারের উচ্চপর্যায়ে আমরা যোগাযোগ করেছি। আশা করা যাচ্ছে আগামী সোমবার থেকে দোকানপাট খুলে দেওয়া হতে পারে। তিনি আরওবলেন সোমবার রাতে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ে টেলিফোনে তার কথা হয়েছে। সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে বলা হয়েছে এ মুহূর্তে জীবনটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমবার আমরা মহামারি মোকাবিলা করতে পেরেছিলাম। কিন্তু করোনার এখনকার ধরন খুব খারাপ। যখন কেউ ভাইরাসটিতে সংক্রমিত হচ্ছে তখন সে বুঝতে পারে না। যখন বুঝতে পারে তখন তাদের অনেককে বাঁচানো যাচ্ছে না। ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা কষ্ট করছে সেটি আমরা দেখছি। আপনারা আরেকটু কষ্ট করেন। কারণ জীবনটা আগে বাঁচাতে হবে। আমরা দোকানপাট ও বিপণিবিতান খোলার বিষয়ে দ্রুতই সিদ্ধান্ত দেব।হেলাল উদ্দিন উল্লেখ করেন আগামী সোমবার থেকে শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকানপাট ও বিপণিবিতান খুলে দিতে আমি সরকারের শীর্ষ মহলকে অনুরোধ করেছি। সেজন্য আগামী রবিবার একটি ঘোষণা দেওয়ারও অনুরোধ জানিয়েছি। আশা করছি রবিবার আমাদের একটি ভালো খবর দেওয়া হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1421.csv b/Bangla_fin_news_articles/1421.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..776a9dfc07836e3281827b5f16ef8cbf5fc1b81b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1421.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1421,কুলাউড়ায় চাবাগানের শ্রমিকরাই কৃষিশ্রমিক,2021-04-22,কুলাউড়া মৌলভীবাজার সংবাদদাতা,কুলাউড়ার হাকালুকি হাওরে এবার বোরো ধানের ভালো ফলন হয়েছে। কিন্তু শ্রমিকসংকট থাকায় বিপাকে পড়েছেন তারা। ফলে তারা পার্শ্ববর্তী চাবাগানের শ্রমিকদের দিকে ঝুঁকছেন।জলিল আজিজ তাহিরসহ একাধিক চাষি জানান অধিক পারিশ্রমিক দিয়েও ধান কাটার শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না। চাশ্রমিকরাই এখন আমাদের ভরসা।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আব্দুল মোমিন জানান এবার বোরোর ভালো ফলন হয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ টি এম ফরহাদ চৌধুরী জানান শ্রমিকসংকট যাতে না হয় সেজন্য চাবাগান ব্যবস্থাপক ও শ্রমিক পঞ্চায়েতকে লিখিতভাবে সাহায্যের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1422.csv b/Bangla_fin_news_articles/1422.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..69e6ca2b2381f141a2cce72951fa0304df7b7de7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1422.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1422,১৫ দিনেই এলো এক মাসের বেশি রেমিট্যান্স,2021-04-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা মহামারির মধ্যেও রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৫ দিনে গত বছরের পুরো এপ্রিল মাসের চেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাস শেষে নতুন রেকর্ড হতে পারে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। প্রতি বছর রোজার সময় অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসে। তারই ধারাবাহিকতায় রেমিট্যান্স বেড়েছে বলে তাদের ধারণা।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে প্রবাসীরা এ মাসের প্রথম ১৫ দিনে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১১৫ কোটি ৩২ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৯ হাজার ৮০২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। গত বছরের এপ্রিলের পুরো মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১০৯ কোটি ২৯ লাখ ৬০ হাজার ডলার। সেই হিসাবে ১৫ দিনেই পুরো মাসের চেয়ে ৬ কোটি ৩ লাখ ডলার বা ৫১২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। প্রবাসী আয়ের এই গতি অব্যাহত থাকলে চলতি এপ্রিল মাস শেষে রেমিট্যান্স আহরণ ২৩০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান বলেন এপ্রিল মাস রেমিট্যান্স আসার ক্ষেত্রে রেকর্ড হবে। প্রবাসীরা যেভাবে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন তাতে এই মাস শেষে ২৩০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। ঈদ সামনে রেখে প্রবাসীরা বেশি বেশি রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন বলেও জানান তিনি। সাধারণত ঈদের আগে প্রবাসীরা দেশে বেশি অর্থ পাঠান। সামনে ঈদউলফিতর। ঈদ উপলক্ষ্যে মাসের বাকি দিনগুলোতেও রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়বে। এর আগে করোনা ভাইরাসের প্রকোপের মধ্যে গত বছরের জুলাই মাসে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স আসে। ঐ মাসে প্রবাসীরা প্রায় ২৬০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। এর আগে কোনো একক মাসে এত বেশি রেমিট্যান্স আসেনি।এদিকে ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন করোনার কারণে উন্নত দেশ থেকেও আয় আসা বেড়েছে। এছাড়া বাংলাদেশি শ্রমিক রয়েছেন এমন অনেক দেশে এখনো লকডাউন হয়নি। আবার লকডাউন হলেও পরিবার চালাতে ঋণ করে হলেও অনেকে টাকা পাঠাচ্ছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের মার্চ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯১ কোটি ৯৫ লাখ ডলার। গত ফেব্রুয়ারি মাসে ১৭৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স আসে। সব মিলে চলতি অর্থবছরের জুলাইমার্চ প্রথম ৯ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১ হাজার ৮৬০ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। এটি গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৪৮২ কোটি ৯১ লাখ ডলার বা ৩৫ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ হাজার ৩৭৭ কোটি ৪৭ লাখ ডলার। অবশ্য গত অর্থবছরের পুরো সময়ে এসেছিল ১ হাজার ৮২০ কোটি ৫০ লাখ ডলার।২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা দিচ্ছে সরকার। অর্থাৎ কোনো প্রবাসী ১০০ টাকা দেশে পাঠালে তার সঙ্গে আরো ২ টাকা যোগ করে মোট ১০২ টাকা পাচ্ছেন সুবিধাভোগীরা। এছাড়া ঈদ ও উত্সবে বিভিন্ন ব্যাংক ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সরকারের প্রণোদনার সঙ্গে বাড়তি ১ শতাংশ দেওয়ার অফার দিচ্ছে। এতে প্রবাসীরা বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাতে উত্সাহী হচ্ছেন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1423.csv b/Bangla_fin_news_articles/1423.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..83085991cec6ad857ab5d23e7a35d6fe42ac33b1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1423.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1423,এক বছরে বন্ধ হয়েছে ৬৩০টি কারখানা,2021-04-22,সাইদুল ইসলাম,করোনা ভাইরাস সংক্রমণের কারণে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে উত্পাদিত পণ্যের চাহিদা কমে গেছে। এর ফলে গত এক বছরে মোট ৬৩০টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে কমে গেছে শিল্পের কাঁচামাল আমদানিও। নতুন নতুন কারখানা স্থাপিত না হওয়ায় শিল্পের মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির পরিমাণও কমেছে। কারখানা বন্ধের পাশাপাশি নতুন কারখানা স্থাপন না হওয়ায় চাকরি যাচ্ছে অনেকের। নতুন কর্মসংস্থানও তৈরি হচ্ছে না। এর ফলে অর্থনীতিতে দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।অর্থনীতিবিদ ও শিল্পমালিকেরা বলছেন বাংলাদেশে গত বছরের ২০২০ মার্চ মাসে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর থেকে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে থাকে। মাঝখানে পরিস্থিতির উন্নতি হলে অর্থনীতি ইতিবাচক ধারায় ফিরতে থাকে। কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে পরিস্থিতি দ্রুত পালটাতে থাকে। এ অবস্থা দীর্ঘদিন চললে অর্থনীতিতে ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে আসবে বলে তারা মনে করছেন।শিল্পাঞ্চল পুলিশের এক প্রতিবেদনে দেখা যায় করোনা শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত মোট ৬৩০টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। ঢাকা গাজীপুর চট্টগ্রাম নারায়ণগঞ্জ ও খুলনার চিত্র এটি। তবে অন্যান্য জায়গায় কতসংখ্যক কারখানা বন্ধ হয়েছে তার হিসাব পাওয়া যায়নি। শিল্পাঞ্চল পুলিশের হিসাব অনুযায়ী যেসব কারখানা করোনাকালে বন্ধ হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিজিএমইএ ১৩০টি বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিকেএমইএ ৭২টি বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের বিটিএমএ ২৩টি মিল রয়েছে। এ বিষয়ে বিজিএমইএর চট্টগ্রাম অঞ্চলের পরিচালক এমডি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী ইত্তেফাককে বলেন করোনা ভাইরাসের কারণে বিশ্বব্যাপী তৈরি পোশাকের চাহিদা কমেছে। চাহিদা না থাকায় অনেক কারখানা বন্ধ হয়েছে। এছাড়া যেসব কারখানা বন্ধ হয়েছে সেগুলোর অধিকাংশই সাবকন্ট্রাকটিং করত। মূল অর্ডার কমে যাওয়ায় তাদের অসুবিধা হয়েছে বেশি। তিনি বলেন যে কারখানাগুলো বন্ধ হয়েছে সেগুলোতে গড়ে ৫০০ থেকে ৭০০ শ্রমিক বেকার হয়েছেন। কর্মহীন হয়ে পড়েছেন অনেকে। তিনি আরো বলেন করোনাকালীন আন্তর্জাতিক বাজারে তুলার দাম বেড়ে যাওয়ার ফলে সুতার দামও বেড়েছে। এতে অনেক কারখানা লোকসান গুনছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায় চলতি অর্থবছরের ২০২০২১ জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আট মাসে শিল্পের যন্ত্রপাতি আমদানির এলসি খোলার হার কমেছে ২৪ দশমিক ৩৩ শতাংশ। একই সময়ে আমদানি কমেছে ৩৬ দশমিক ৭৭ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে শিল্পের যন্ত্রপাতি আমদানির এলসি খোলা কমেছিল শূন্য দশমিক ৫৭ শতাংশ। আমদানি কমেছিল ১০ দশমিক ৪১ শতাংশ। পুরো অর্থবছরে গড়ে আমদানি কমেছিল ৮ দশমিক ৫১ শতাংশ। ২০১৮১৯ অর্থবছরে এ খাতে আমদানি কমেছিল ৯ দশমিক ৪৩ শতাংশ। অর্থাত্ ২০১৮১৯ থেকে ২০২০২১ অর্থবছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আড়াই বছরের বেশি সময় ধরে কমছে শিল্পের যন্ত্রপাতি আমদানির পরিমাণ।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে চলতি অর্থবছরের জুলাইফেব্রুয়ারি সময়ে শিল্পের কাঁচামাল আমদানি কমেছে ২ দশমিক ৭৯ শতাংশ। একই সময়ে এলসি খোলা বেড়েছে ৫ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে এলসি খোলা কমেছিল ১ দশমিক ২৪ শতাংশ। আমদানি বেড়েছিল ১ দশমিক ৬০ শতাংশ। কিন্তু পুরো অর্থবছরের হিসাবে এ খাতের আমদানি কমেছিল ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ।বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি সময়ে শিল্পের মধ্যবর্তী কাঁচামাল আমদানির এলসি খোলা বেড়েছে ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। একই সময়ে আমদানি কমেছে ১৪ দশমকি শূন্য ৪ শতাংশ। গত অর্থবছরে আমদানি কমেছিল ১৭ দশমিক ৫৯ শতাংশ।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে দেখা যায় চলতি অর্থবছরের জুলাইজানুয়ারি সময়ে ব্যাক টু ব্যাক এলসির বিপরীতে শিল্পের কাঁচামাল আমদানির এলসি খোলা কমেছে ৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ। আমদানি কমেছে ১২ দশমিক ৫৫ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে এলসি খোলা কমেছিল ৭ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ এবং আমদানি কমেছিল ১১ দশমিক ৬৮ শতাংশ।এদিকে বিভিন্ন কারখানায় উত্পাদন কমে যাওয়ার ফলে শিল্পের কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খোলার হারও কমে গেছে। এতে সরকারের রাজস্ব আদায়েও চাপ পড়ছে।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1424.csv b/Bangla_fin_news_articles/1424.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28dcf32a1d73ee71cba7253ba97e443218cbceed --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1424.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1424,মেডিক্যাল পণ্য উৎপাদনে সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক,2021-04-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় মেডিক্যাল পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে এক্সপোর্ট কম্পিটিটিভনেস ফর জবস ইসিফোরজে প্রকল্পের আওতায় ১৭ দশমিক ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা দেওয়া হবে।মেডিক্যাল অ্যান্ড পার্সোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট এমপিপিই পণ্য সামগ্রী উৎপাদনে সক্ষম প্রতিষ্ঠানগুলো এ অনুদান পাবে। এ অনুদানের পরিমাণ সর্বোচ্চ ৫ লাখ মার্কিন ডলার এবং সর্বনিম্ন ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রকল্পটিতে অর্থায়ন করছে বিশ্বব্যাংক। রবিবার বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি অনলাইনে এ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন মানুষের জীবন বাঁচাতে এখন মেডিক্যাল পণ্যের খুবই প্রয়োজন। বিশ্বব্যাংক মেডিক্যাল পণ্য উৎপাদনে সহযোগিতা দিতে এগিয়ে এসেছে। এ অনুদানের মাধ্যমে মেডিক্যাল পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো উৎসাহিত হবে।তিনি বলেন কেবল স্থানীয় বাজারের জন্য নয় বৈদেশিক বাজারে রফতানির সঙ্গে যুক্ত উদ্যোক্তারাও এ কর্মসূচির মাধ্যমে সুবিধা পাবেন। এর মাধ্যমে ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী পিপিই উৎপাদন ডায়াগনস্টিক ইক্যুইপমেন্ট ও ক্লিনিক্যাল ইকুইপমেন্ট তৈরিতে যুক্ত উদ্যোক্তারা আর্থিকভাবে উপকৃত হবেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প এবং বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি মিয়াং টেমপন।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1425.csv b/Bangla_fin_news_articles/1425.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..29477fdba1eb4b5dd7ec2492652bee7135ecc4d2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1425.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1425,‘নগদ’ ওয়ালেট থেকে মোবাইল রিচার্জে ক্যাশব্যাক,2021-04-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা মহামারিতে প্রিয়জনদের সঙ্গে নিরবচ্ছিন্ন থাকতে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ দেশের শীর্ষ মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর রিচার্জে দিচ্ছে দারুণ ক্যাশব্যাক অফার। গ্রামীণফোন রবি আজিয়াটা ও এয়ারটেল সিমে রিচার্জ করলে গ্রাহকেরা সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পাচ্ছেন।নগদএর যেকোনো গ্রাহক তার অ্যাকাউন্ট থেকে রবি নম্বরে ৫৯৯ টাকা রিচার্জ করলে পাচ্ছেন ৩২ গিগাবাইট ইন্টারনেট ও ৮০০ মিনিট টকটাইম যার মেয়াদ থাকবে ২৮ দিন। আর এই প্যাকেজটি ক্রয়ের সঙ্গে সঙ্গে গ্রাহক পেয়ে যাবেন ১০০ টাকা ক্যাশব্যাক। একইভাবে এয়ারটেল নম্বরে ৪৯৮ টাকা রিচার্জ করলে গ্রাহক পাবেন ৩২ গিগাবাইট ইন্টারনেট ও ৭০০ মিনিট টকটাইম যার মেয়াদ থাকবে ৩০ দিন।এই বান্ডেলের ক্ষেত্রে গ্রাহক ৫০ টাকা ক্যাশব্যাক পাবেন। এর বাইরে রবি এবং এয়ারটেলে ২০৭ টাকা বিচার্জ করে ৩৪০ মিনিট টক টাইম কিনলে গ্রাহক পাবেন ২০ টাকা ক্যাশব্যাক। আর কোনো প্যাকেজ না কিনে নিজের অ্যাকাউন্টে শুধু ২২৫ টাকা রিচার্জ করলেও ২৫ টাকা ক্যাশব্যাক পাবেন গ্রাহক। সবগুলো ক্যাম্পেইনই চলবে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। গ্রামীণফোনের গ্রাহকেরা যদি নগদএর মাধ্যমে ১০৯ টাকা রিচার্জ করেন তাহলে প্রতি সেকেন্ড ১ পয়সায় বান্ডেলটি উপভোগ করতে পারবেন ৩০ দিন পর্যন্ত। সঙ্গে সঙ্গে আবার ১০ টাকা ক্যাশব্যাকও পাবেন তারা। ভয়েস কলের এই অফারটি গ্রামীণফোনের প্রিপেইড ও পোস্টপেইড উভয় গ্রাহকের জন্যই প্রযোজ্য। ক্যাম্পেইনটি চলবে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত। ক্যাশব্যাক অফারটি পাওয়ার জন্য নগদএর গ্রাহকদের নিজেদের অ্যাকাউন্ট থেকে অ্যাপ বা ইউএসএসডিএর মাধ্যমে রিচার্জ করতে হবে। রিচার্জ করার পর নির্ধারিত নগদ অ্যাকাউন্টটিতে তাৎক্ষণিক ক্যাশব্যাকের টাকা পাবেন গ্রাহক। নগদ বিশ্বাস করে এই অফারগুলো এক দিকে যেমন মানুষকে আরো বেশি ডিজিটাল সেবায় উৎসাহী করবে অন্যদিকে কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ের এই সময়ে ঘরে থেকেই মানুষের দৈনন্দিন কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে অনেকটা সহায়তা করবে।মোবাইল রিচার্জে ক্যাশব্যাক ক্যাম্পেইন বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে নগদ এর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজ ও ওয়েবসাইট .. ভিজিট করুন। এ ছাড়া নগদএর গ্রাহক সেবা নম্বর ১৬১৬৭ অথবা ০৯৬০৯৬১৬১৬৭ নম্বরে ফোন করে বিস্তারিত জানতে পারেন।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1426.csv b/Bangla_fin_news_articles/1426.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8044b30cb282909d057a06a31d9a7c53a570dd06 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1426.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1426,রেমিট্যান্স বাড়াতে প্রয়োজন কারিগরি শিক্ষার প্রসার,2021-04-17,রেজাউল করিম খোকন,বিদেশে বাংলাদেশ থেকে যাওয়া ১ কোটিরও বেশি মানুষ বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত রয়েছেন। প্রবাসী কর্মীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চাঙ্গাভাব সৃষ্টি করে রেখেছে অনেক দিন ধরে। মধ্যপ্রাচ্য ইউরোপ আফ্রিকার বিভিন্ন দেশসহ আমেরিকায় বাংলাদেশের অগণিত মানুষ বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত রয়েছেন। জনশক্তি খাত থেকে যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হচ্ছে বর্তমানে তা আরো কয়েকগুণ বাড়ানো সম্ভব। কারণ বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্য এশিয়া ইউরোপ আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের অদক্ষ কারিগরি জ্ঞান না থাকা অশিক্ষিত কর্মীরা অন্য দেশের দক্ষ অভিজ্ঞ কারিগরি জ্ঞান জানা শিক্ষিত কর্মীদের তুলনায় অনেক কম বেতনে কাজ করতে বাধ্য হচ্ছেন। অদক্ষ আধাদক্ষ কারিগরি জ্ঞান না থাকা শ্রমিক কর্মীদের বেতন নিয়ে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ মালিকের সঙ্গে দরকষাকষির সুযোগ থাকে না। তারা অন্য দেশের কারিগরি জ্ঞান থাকা শিক্ষিত দক্ষ শ্রমিককর্মীদের তুলনায় এক্ষেত্রে অনেক দুর্বল এবং অসুবিধাজনক অবস্থানে থাকেন। ফলে তারা উচ্চ হারে পারিশ্রমিক দাবি করতে পারে না। অনেকটা বাধ্য হয়ে তারা অপেক্ষাকৃত কম বেতনে সেখানে কাজ করেন। এ কারণে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতামূলক শ্রমবাজারে বাংলাদেশ এখনো অনেকটা পিছিয়ে আছে। ফলে বাংলাদেশ জনশক্তি রপ্তানি খাত থেকে প্রত্যাশা অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে ব্যর্থ হচ্ছে। অথচ বাংলাদেশ এখাত থেকে বিপুল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারত। যদি কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে তেমন উপযুক্ত কাজ নিয়ে বাংলাদেশের কর্মীরা বিদেশে যেতে পারে তাহলে প্রতিযোগিতামূলক শ্রমবাজারে অন্যান্য দেশের কর্মীদের টেক্কা দিতে পারবে। বাংলাদেশের কর্মীরা অনেক পরিশ্রম করেন বটে কিন্তু কারিগরি শিক্ষা না থাকায় তাদেরকে অদক্ষ আধা দক্ষ শ্রমিক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। তারা তাদের শ্রমের উপযুক্ত মূল্যও পাচ্ছে না বেশির ভাগ ক্ষেত্রে। নিজেদের সীমাবদ্ধতা ও দুর্বলতার কারণে তাদের স্বল্প বেতনে চাকরি করে সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে। উত্পাদনের সঙ্গে সম্পৃক্ত বিভিন্ন পক্ষসমূহের দক্ষতার ওপর উৎপাদনশীলতা নির্ভরশীল। উত্পাদনে নিয়োজিত বিভিন্ন পক্ষসমূহের দক্ষতার মধ্যে সমন্বয় ঘটাতে না পারলে কোনো প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক দক্ষ হলেও ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা এবং গৃহীত কৌশলের ত্রুটিবিচ্যুতির কারণে দক্ষতার পুরো ব্যবহার সম্ভব হয় না। যুগের পর যুগ ধরে এভাবে চলছে। এক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে বিদেশে চাকরি নিয়ে যাওয়ার আগে বিভিন্ন ধরনের কারিগরি শিক্ষা গ্রহণের ব্যাপারে তাগিদ দেওয়া হচ্ছে। এজন্য সরকার দেশব্যাপী কারিগরি শিক্ষালাভের জন্য অনেক ইনস্টিটিউট ভোকেশনাল ট্রেনিং সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেছে। যেখানে মেকানিক্যাল ইলেকট্রিক্যাল সিভিল অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি কোর্স করার ব্যবস্থা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে স্বল্প খরচে নানা ধরনের কারিগরি বিষয়ে জ্ঞান লাভের মাধ্যমে নিজেদের দক্ষ অভিজ্ঞ কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারে চাহিদাসম্পন্ন করে তোলা সম্ভব। আজকাল অনেকেই এ বিষয়টি বেশ গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছেন। ফলে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার ব্যাপারে আগ্রহী তরুণতরুণীর সংখ্যা বাড়ছে। দেশেই হোক বিদেশেই হোক শ্রমবাজারে নিজের দাম বাড়াতে হলে কারিগরি শিক্ষা অর্জনকারী দক্ষ অভিজ্ঞ কর্মীরা বেশ ভালো এবং সুবিধাজনক অবস্থায় থাকেন। সরকারি কারিগরি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট ভোকেশনাল ট্রেনিং সেন্টারের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোগেও বিভিন্ন জেলা শহরে এমনকি উপজেলা পর্যায়েও কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। আবার কোথাও কোথাও এনজিও কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত তেমনি কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন ধরনের কারিগরি জ্ঞান এবং প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছে অনেক বেকার তরুণতরুণী। এভাবেই নিজেদের প্রশিক্ষিত করে তারা দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরিত করছে। শ্রমবাজারে তাদের অভিজ্ঞতা দক্ষতা মূল্যায়নের মাধ্যমে পারিশ্রমিক বেতনের ব্যাপারে দরকষাকষির সুযোগ পাচ্ছে তারা। এভাবেই তারা নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তনের লক্ষ্যে ধাপে ধাপে এগিয়ে যাচ্ছে।আমাদের যে বিপুল জনসংখ্যা তাকে জনশক্তি বা জনসম্পদে রূপান্তর করতে না পারলে জনসংখ্যার বিরাট বোঝার চাপে আমাদের অর্থনৈতিক সামাজিক রাজনৈতিক কাঠামো নানাভাবে বিপর্যন্ত হবে। দিনে দিনে ভয়াবহ সংকট আমাদের সামনে এসে দাঁড়াবে। সামাজিকরাজনৈতিক অস্থিরতা অপরাধপ্রবণতা মূল্যবোধের অবক্ষয় মাদকাসক্তি প্রভৃতি অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে বাড়তেই থাকবে। জনবহুল একটি দেশের বেশির ভাগ নারীপুরুষ যদি কর্মক্ষম এবং উপার্জনক্ষম হন তাহলে সে দেশের অর্থনৈতিক ভিত্তি স্বাভাবিকভাবেই মজবুত হতে বাধ্য। আমাদের জনসংখ্যাকে আপদ না ভেবে জনশক্তিতে রূপান্তরের চেষ্টা চালাতে হবে। তখন তা জনসম্পদে পরিণত হবে। আমরা আমাদের জনসম্পদকে দেশের অভ্যন্তরে যেভাবে কাজে লাগাই না কেন তা আমাদের জন্য সমৃদ্ধির নতুন বার্তা বয়ে আনবে। অর্থনীতিতে ভিন্ন মাত্রা যুক্ত করবে। জনশক্তিকে কারিগরি জ্ঞানে সমৃদ্ধ করে জনসম্পদে রূপান্তরের লক্ষ্যে আমাদের সবাইকে সচেতনভাবে এগিয়ে আসতে হবে। এটা দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেওয়ার সঠিক এবং কার্যকর উপায়। দেশকে সমৃদ্ধ উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে নিয়ে যেতে হলে জনসংখ্যার বিরাট বোঝাকে অভিশাপ মনে না করে আশীর্বাদ হিসেবে গণ্য করতে হবে। এজন্য প্রয়োজনীয় কারিগরি শিক্ষার বিস্তারের কোনো বিকল্প নেই। কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত তরুণতরুণীরাই আমাদের অর্থনীতির চেহারাটা আরো বদলে দিতে পারে। দেশে তো বটেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভালো বেতনে চাকরি নিয়ে যেতে পারে তারা। আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারে উপযুক্ত এবং ভালো বেতনে চাকরির সুযোগ পেতে পারে তারা অনায়াসেই। এভাবে আমাদের প্রবাসী রেমিট্যান্স ধারায় বিপুল জোয়ার সৃষ্টি হতে পারে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1427.csv b/Bangla_fin_news_articles/1427.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..10792a23e2931ecad5a9d12b07c894ddcc222568 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1427.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1427,৪০ টাকায় বেঁধে দেওয়া পেঁয়াজ এখন ৪৫ টাকা,2021-04-17,মুন্না রায়হান,সরকারের কৃষি বিপণন অধিদপ্তর গত সোমবার যখন প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৪০ টাকা বেঁধে দিয়েছিল সেদিন সকালের দিকেও তা বাজারে বিক্রি হচ্ছিল ৩৬ থেকে ৩৮ টাকায়। দুপুরের পরপরই তা ৪০ টাকায় উঠে যায়। আর মাত্র চার দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৪৫ টাকায় উঠে গেছে। বাজার তদারকি দলের মাধ্যমে বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানানো হলেও দিব্যি নির্ধারিত ৪০ টাকার বেশি দামেই বিক্রি হচ্ছে। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর শান্তিনগর নিউমার্কেট কাঁচাবাজার ঘুরে পেঁয়াজের দরের এ চিত্র পাওয়া যায়।সরকারের আরেক বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশও টিসিবি গতকাল খুচরা বাজার দরের যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তাতেও পেঁয়াজের দাম বাড়ার বিষয়টি জানিয়েছে। সংস্থাটির প্রতিবেদনে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজে পাঁচ টাকা বেড়ে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে তুলে ধরেছে। এছাড়া আমদানিকৃত পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা।দর বেঁধে দেওয়ার পরও কেন বাড়ছে পেঁয়াজের দাম এ প্রশ্ন এখন ক্রেতাদের। গতকাল শান্তিনগর বাজারে বাজার করতে আসা ফজল আনসারি নামে একজন ক্রেতা বলেন পেঁয়াজের দর বেঁধে দিয়ে কী লাভ হলো। এখন নির্ধারিত দরের চেয়ে বেশিতে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে এজন্য কে জবাবদিহি করবে তিনি বলেন বাজারে মনিটরিং বলে কিছু নেই। থাকলে কীভাবে বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি হয় কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ গত সোমবার ইত্তেফাককে বলেন রমজানের সময় এক শ্রেণির অসত্ ব্যবসায়ী নিত্যপণ্যের দাম নিয়ে কারসাজি করে। এই কারসাজি রোধ করতেই পেঁয়াজের সর্বোচ্চ দর বেঁধে দেওয়া হয়েছে। রমজানে বাজার তদারকির জন্য শুধু রাজধানীতেই ২৮টি মনিটরিং দল কাজ করবে। নির্ধারিত দরের চেয়ে বেশি দামে কেউ পণ্য বিক্রি করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।এদিকে রমজান শুরু হতেই সবজির দাম আরো এক দফা বেড়েছে। বেগুন শসা টম্যাটোসহ প্রায় সব ধরনের সবজির দামই এখন বেশ চড়া। সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে বেগুন ও শসার। এক সপ্তাহ আগেও যে বেগুনের কেজি বিক্রি হয়েছে ৫০ থেকে ৬০ টাকার মধ্যে তা এখন বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। একইভাবে শসা কেজিতে এক লাফে ৪০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। এছাড়া বাজারে অন্যান্য সবজির মধ্যে প্রতি কেজি মুলা ৩৫ থেকে ৪০ টাকা গাজর ৩০ থেকে ৪০ টাকা শিম ৪০ থেকে ৫০ টাকা পেঁপে ৩০ থেকে ৪০ টাকা আলু ২০ টাকা করলা ৫০ থেকে ৬০ টাকা ঢ্যাঁড়শ ৫০ থেকে ৬০ টাকা বরবটি ৬০ টাকা চিচিঙ্গা ৫০ থেকে ৬০ টাকা পটোল ৫০ থেকে ৬০ টাকা কচুর লতি ৬০ টাকা ও শজনে ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা।তবে রমজান শুরু হতেই মুরগির দাম কমেছে। সোনালী কক মুরগি কেজিতে ২০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ২৭০ থেকে ২৮০ টাকা। লেয়ার বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২২০ টাকা কেজিতে। ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকায়। যা দুই সপ্তাহ আগেও ১৬০ টাকা উঠেছিল। অন্যান্য মাংসের মধ্যে গরু ৫৮০ টাকা ও খাসি ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা ও বকরির মাংস ৭৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। আর মাছের মধ্যে প্রতি কেজি রুই আকারভেদে ২২০ থেকে ৩৫০ টাকা কাতল ১৮০ থেকে ৩০০ টাকা শিং ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকায় পাঙাস ১২০ থেকে ১৫০ টাকা চিংড়ি ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকা বোয়াল ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা পোয়া মাছ ২০০ থেকে ২৫০ টাকা পাবদা মাছ ১৮০ থেকে ৩৫০ টাকা ট্যাংরা মাছ ২৫০ থেকে ৪৫০ টাকা তেলাপিয়া ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা আইড় মাছ ৪৫০ থেকে ৫০০ কোরাল ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা রূপচাঁদা মাছ ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি কেজি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা দরে। আব্দুল্লাহপুর মাছের আড়তের ইলিশ বিক্রেতা হানিফ জানিয়েছেন এখন যে ইলিশ বিক্রি হচ্ছে তার স্বাদ তুলনামূলক কম। আর এক মাস পর ভালোমানের ইলিশ বাজারে উঠবে। তখন দামও কমে যাবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1428.csv b/Bangla_fin_news_articles/1428.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3159d562883a02d5272e25afbea9e08b04200030 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1428.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1428,তামাকের দাম বৃদ্ধির জন্য ৩৩৬ এমপিকে চিঠি,2021-04-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা ও রাজস্ব আয় বৃদ্ধির জন্য আসন্ন ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেটে সিগারেটসহ সকল তামাকপণ্যে সুনির্দিষ্ট করারোপের মাধ্যমে মূল্যবৃদ্ধির জন্য সম্প্রতি ৩৩৬ জন সংসদ সদস্যদেরকে চিঠি দিয়েছে ঢাকা আহছানিয়া মিশন ডাম এর সভাপতি কাজী রফিকুল আলম।প্রত্যেক সংসদ সদস্যকে আলাদা আলাদা ভাবে দেয়া এই চিঠিতে কাজী রফিকুল আলম বলেন ২০০৯ সাল থেকে বর্তমান সরকারের ধারাবাহিকতায় ব্যাপক আর্থসামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি তামাক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমও ব্যাপকভাবে জোরদার করা হয়েছে। সরকারের তামাকবিরোধী নানাবিধ কার্যক্রমের ফলে তামাক ব্যবহার ২০০৯ সালের তুলনায় ২০১৭ সালে ১৮.৫ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। স্বল্প সময়ে তামাকের এই ব্যবহার হ্রাস সরকারের সাফল্যের স্বাক্ষর বহন করলেও বাংলাদেশে এখনও প্রায় ৩ কোটি ৭৮ লক্ষ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ তামাক ধূমপান ও ধোঁয়াবিহীন ব্যবহার করেন ও ধূমপান না করেও প্রায় ৩ কোটি ৮৪ লক্ষ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ বিভিন্ন পাবলিক প্লেস কর্মক্ষেত্র ও পাবলিক পরিবহনে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হন গ্যাটস ২০১৭। তামাক ব্যবহারের কারণে বাংলাদেশে প্রতিবছর ১ লক্ষ ৬১ হাজারের অধিক মানুষ মৃত্যুবরণ করে ট্যোবাকো এ্যাটলাস ২০২০। এছাড়া ২০১৭১৮ অর্থবছরে তামাক ব্যবহারের অর্থনৈতিক ক্ষতির চিকিৎসা ব্যয় এবং উৎপাদনশীলতা হারানো পরিমাণ ছিল ৩০ হাজার ৫৬০ কোটি টাকা।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1429.csv b/Bangla_fin_news_articles/1429.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8c763e5b67a4437cd2c8d68b8d4254e030086ec9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1429.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1429,লকডাউনে বিপাকে রাঙ্গাবালীর তরমুজ চাষিরা,2021-04-16,শুভ সিকদার রাঙ্গাবালী পটুয়াখালী সংবাদদাতা,তরমুজ উৎপাদনে অন্যতম এলাকা হিসেবে পরিচিতি পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলায় এ বছর বাম্পার ফলন হয়েছে। তরমুজের ফলন যেমন ভালো বাজার দামও বেশি। তাই রাঙা তরমুজে হাঁসি ফুটেছে চাষিদের।তবে ক্ষেতের ভাল ফলন দেখে মুখে হাঁসি ফুটলেও বিলম্বে আবাদ করা চাষিদের সেই হাঁসি এখন দিন দিন মলিন হয়ে যাচ্ছে। কারণ বুধবার থেকে আটদিনের জন্য কঠোর লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। তারা বলছেন এখনও ক্ষেতে প্রচুর তরমুজ। কঠোর লকডাউনে তাদের ক্ষতি হচ্ছে। তাই চাষিদের দাবি এই ক্ষতি ঠেকাতে সরকারি ব্যবস্থাপনায় তাদের কাছ থেকে তরমুজ ক্রয় করা হোক।নাটোর থেকে রাঙ্গাবালীর কাউখালী গ্রামে তরমুজ কিনতে আসা পাইকার নুরুল ইসলাম বলেন ট্রাক আগে যেটা ২৫ হাজর টাকায় ভাড়া করতাম। লকডাউনের কারণে এখন সেটা ৪০৪৫ হাজার। ৪০ হাজার টাকার ট্রলারের ভাড়া ৬০৭০ হাজার। ক্ষেতে প্রচুর তরমুজ কেনা। লকডাউনের কারণে চাষি এবং আমাদের অনেক ক্ষতি হচ্ছে। কারণ রাস্তায় যদি মানুষ না থাকে তাহলে তরমুজ কিনবে কে আর আমরা বিক্রি বা করবো কেমনে। প্রতিবেদকের কথা হয় মোহাম্মদ সাদ্দামের সাথে। তিনি বলেন তরমুজ আবাদের শুরু থেকে তেমন লাভের মুখ দেখেননি। গতবছর লকডাউন ও অতিবৃষ্টিতে তার ৫৬ লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। কিন্তু বৃষ্টি কিংবা প্রাকৃতিক কোন দুর্যোগ না হওয়ায় এবার লাভবান। আমার মত এবার আগে ভাগে যারা তরমুজ বিক্রি করতে পেরেছেন তারা কমবেশি সবাই লাভবান হয়েছেন। তবে তরমুজ বিক্রি শেষ হতে এখনও প্রায় ১০১৫ দিন সময় লাগবে। লকডাউনের বড় ধরণের প্রভাব পড়লে শতকরা ৩০ ভাগ চাষি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মনিরুল ইসলাম বলেন আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় তরমুজের এবার বাম্পার ফলন হয়েছে। গতবছর করোনা পরিস্থিতির কারণে যেসকল চাষি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এ বছর সেই ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পেরেছেন তারা।লকডাউন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন বেশিরভাগ ক্ষেতের তরমুজ বিক্রি শেষ। ৭ দিনের সীমিত লকডাউনে কৃষিজাত পণ্য হিসেবে তরমুজ পরিবহণে কোন বাঁধা ছিল না। আশা রাখি কঠোর লকডাউনেও সমস্যা না হলে প্রায় সব কৃষকই লাভবান হবেন।এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাশফাকুর রহমান বলেন লকডাউনের জন্য জারিকৃত সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী কৃষিপণ্য হিসেবে তরমুজ পরিবহণে কোন ধরণের নিষেধাজ্ঞা নেই। স্বাস্থ্যবিধি মেনে কৃষকরা নির্বিঘ্নে তরমুজ বাজারজাত করতে পারবেন। কোন ধরণের সমস্যা হলে কৃষকরা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1430.csv b/Bangla_fin_news_articles/1430.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..450c8003ab5f545d7250fa885713b8c981f30fe1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1430.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1430,আন্তঃব্যাংক চেক লেনদেন ও অনলাইন ট্রান্সফার বন্ধ,2021-04-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশে সর্বাত্মক লকডাউন চললেও সীমিত পরিসরে চলছে ব্যাংকিং লেনদেন। এদিকে কারিগরি ত্রুটির কারণে আন্তঃব্যাংক চেক লেনদেন ও অনলাইন ট্রান্সফার ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফারবন্ধ রয়েছে। বৃহস্পতিবার ১৫ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকে আইটি বিপর্যয়ের কারণে আন্তঃব্যাংক চেক লেনদেন বন্ধ রয়েছে। এমনকি করা যাচ্ছে না অনলাইন ব্যাংক ট্রান্সফারও। জানা গেছে গত ১৩ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংকের দুটি ডেটা সেন্টারের মধ্যে সংযোগকারী ফাইবার অপটিক্যাল কেবল বিচ্ছিন্ন হওয়ায় এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এরপর মাইক্রোসফট ও ভিএমওয়্যার এই দুইটি প্রযুক্তি টিম এই সমস্যা সমাধানে কাজ করছে। যে দুটি সার্ভিস বন্ধ রয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে দৈনিক গড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়ে থাকে। এই সমস্যার সমাধান কখন হবে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।বাংলাদেশ ব্যাংকে আইটি বিপর্যয়ের কারণে সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীরা ভোগান্তিতে পড়েছেন। দ্রুত এই সংকট নিরসন করতে না পারলে ভোগান্তি আরও বাড়বে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।করোনা সংক্রমণনিয়ন্ত্রণে লকডাউনেবাংলাদেশ ব্যাংক দিকনির্দেশনা দেয়। নতুন নিয়মঅনুযায়ী লকডাউনে সরকারি ছুটির দিন ছাড়া অন্য দিনগুলোতে ব্যাংক খোলা থাকবে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত। তবে লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত।বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয় সিটি করপোরেশন এলাকায় ব্যাংকের প্রতিটি শাখা একদিন পরপর খোলা থাকবে। অর্থাৎ শাখাগুলো একদিন বন্ধ থাকলে পরের দিন খোলা থাকবে। এই নিয়মে চলবে উপজেলা পর্যায়ের শাখাতেও। জেলা পর্যায়ে সদর শাখা খোলা থাকবে।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1431.csv b/Bangla_fin_news_articles/1431.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b75c25ff41b01414192f4f6f1f794ce8c49f8fbd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1431.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1431,আজ থেকে সীমিত পরিসরে ব্যাংক খোলা,2021-04-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশে সর্বাত্মক লকডাউন চললেও আজ বৃহস্পতিবার ১৫ এপ্রিল থেকে সীমিত পরিসরে সব ব্যাংক খোলা থাকবে। ব্যাংকিং লেনদেন চলবে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত।বাংলাদেশ ব্যাংকের এক জরুরি সভায় মঙ্গলবার ১৩ এপ্রিল এ সিদ্ধান্ত হয়। নতুন সময় অনুযায়ী লকডাউনে সরকারি ছুটির দিন ছাড়া অন্য দিনগুলোতে ব্যাংক খোলা থাকবে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত। তবে লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত।বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয় সিটি করপোরেশন এলাকায় ব্যাংকের প্রতিটি শাখা একদিন পরপর খোলা থাকবে। অর্থাৎ শাখাগুলো একদিন বন্ধ থাকলে পরের দিন খোলা থাকবে। এই নিয়মে চলবে উপজেলা পর্যায়ের শাখাতেও। জেলা পর্যায়ে সদর শাখা খোলা থাকবে। আর বৈদেশিক বাণিজ্য শাখাগুলো খোলা থাকবে নিয়মিত। অর্থাৎ সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছাড়া ১৫ এপ্রিল থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত এই সময়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে।করোনা ভাইরাস পরিস্থিতির অবনতির কারণে আগামী ১৪ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। নির্দেশনা অনুযায়ী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকবে। তবে ব্যাংকের বন্দর শাখা খোলা থাকবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1432.csv b/Bangla_fin_news_articles/1432.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..08521a85e4abf2011a023e1902d8fa5376248b73 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1432.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1432,চলছে টিসিবির পণ্য বিক্রি,2021-04-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত নতুন বিধিনিষেধের মধ্যেও ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। রাজধানীসহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলে টিসিবি সাশ্রয়ী মূল্য প্রতিদিন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রয় করছে।এ বিষয়ে বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দিন মঙ্গলবার ১৩ এপ্রিল বলেন জরুরি সেবা হিসেবে লকডাউনের মধ্যে সরকারি বিপণন সংস্থা টিসিবির নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে তারা পণ্য বিক্রি করবে বলে তিনি জানান। পবিত্র রমজানে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রীর মূল্য স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে সারাদেশে টিসিবি প্রতিদিন ৫০০টি ভ্র্যম্যমাণ ট্রাকে টিসিবির ছয়টি পণ্য বিক্রি করছে। রাজধানীর ১০০টি স্পটে ১০০টি ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।টিসিবির ট্রাকে সয়াবিন তেল চিনি মসুর ডাল ছোলা খেজুর ও পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। এর মধ্যে প্রতি কেজি সয়াবিন তেল ১০০ টাকা চিনি ছোলা ও মসুর ডাল ৫৫ টাকা কেজি এবং খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। পেঁয়াজের মূল্য কেজি প্রতি ২০ টাকা।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1433.csv b/Bangla_fin_news_articles/1433.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d117d765c2c50c9cbbe1538aa25d8a43111b8b7d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1433.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1433,রমজানে ঢাকা রিজেন্সির বিশেষ আয়োজন,2021-04-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইসলাম ধর্মের অন্যতম পবিত্র উৎসব ও উপলক্ষ রমজান মাস। পবিত্র রমজানের আত্মাশুদ্ধির মাসে সারা পৃথিবীর সঙ্গে তাল মিলিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে অতিথিদের জন্য ঢাকা রিজেন্সির রয়েছে বিশেষ আয়োজন। সেই সঙ্গে থাকছে সুস্বাদু খাবার নতুন অভিজ্ঞতা এবং পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে পরিপূর্ণ সময় কাটানোর সুযোগ।প্রতি রমজানই ঢাকা রিজেন্সির ভক্তদের জন্য এক বিশেষ উপলক্ষ এর সুস্বাদু খাবার ও রকমারি ইফতার। এই আয়োজনে থাকছে আরবীয় এবং দেশীয় খাবার যেমন হুমুস সরমা কাবসা বাকলাভা কাতায়েফ ছোলা পেঁয়াজি বেগুনি শাহী হালিম রেশমি জিলাপিসহ পাওয়া যাবে অনেক ধরনের খাবার সঙ্গে থাকছে আকর্ষণীয় খাবারের মূল্যে টেকওয়ে এবং হোম ডেলিভারির সুযোগ। ঢাকা রিজেন্সিতে থেকেও প্রিয়জনের সঙ্গে উপভোগ করতে পারেন সুস্বাদু খাবার এবং কাটাতে পারেন অবসর সময়। আকর্ষণীয় মূল্যে দম্পতিদের জন্য রয়েছে ঢাকা রিজেন্সির স্পেশাল স্টে প্যাকেজ শুধুমাত্র ৬ হাজার ৬৬৬ টাকায়। এর সঙ্গে নিতে পারেন যেকোনো সেট মেনু মাত্র ১ হাজার ৫০০ টাকায় সেহেরি ইফতার ব্রেকফাস্ট লাঞ্চ এবং ২০ শতাংশ ডিসকাউন্ট উপভোগ করুন যেকোনো খাবারের অর্ডারে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1434.csv b/Bangla_fin_news_articles/1434.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ad4768a672eb9407be46e00de6777ac517c928f1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1434.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1434,ফুলবাড়ীতে বোরো খেতে ব্লাস্ট রোগ,2021-04-14,ফুলবাড়ী কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা,ফুলবাড়ীতে চলতি বোরো মৌসুমে দুই হেক্টর জমিতে ব্লাস্ট রোগ দেখা দিয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছেন কৃষকরা।উপজেলার অনন্তুপুর গ্রামের কৃষক আমজাদ হোসেন জানান তার তিন বিঘা জমির ধান ব্লাস্ট রোগে আক্রান্ত হয়েছে। শুধু আমজাদ হোসেন নয় ঐ এলাকার হাসেম আলী হানিফ করিমসহ অধিকাংশ কৃষকের ধান এ রোগে আক্রান্ত হয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহবুবুর রশীদ জানান হঠাৎ করে বৈরী আবহাওয়ার কারণে ও বাতাসের আর্দ্রতা কমে যাওয়া ব্লাস্ট রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এ পর্যন্ত উপজেলার প্রায় দুই হেক্টর জামির ধান পুড়ে গেছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1435.csv b/Bangla_fin_news_articles/1435.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76caf9a6b9a72ad679b068ca1caf760389842220 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1435.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1435,সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা,2021-04-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সরকার ঘোষিত ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধের সময় সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা থাকবে। মঙ্গলবার ১৩ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকেএ বিষয়ে বিশেষ নির্দেশনা জারি করা হয়।এর আগে বিশেষ প্রয়োজনে ব্যাংকিংসেবা দিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি পাঠায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। একই সঙ্গের চিঠির অনুলিপি প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ও অর্থ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিবকে পাঠানো হয়। এতে বলা হয় ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত ব্যাংকিংসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারির জন্য অনুরোধ করা হলো। চিঠি পাওয়ার পর বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে সীমিত আকারে ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্ত এলো। করোনা ভাইরাস পরিস্থিতির অবনতির কারণে আগামী ১৪ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1436.csv b/Bangla_fin_news_articles/1436.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6c3c5bb89ea4f0175bae22fd3af07360946960e6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1436.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1436,সীমিত আকারে ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্ত আসতে পারে,2021-04-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সরকার ঘোষিত১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধের সময়বিশেষ প্রয়োজনে ব্যাংকিংসেবা দিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি পাঠিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।মঙ্গলবার ১৩ এপ্রিল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব মো. রেজাউল ইসলাম স্বাক্ষরিত চিঠি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে পাঠানো হয়।একই সঙ্গের চিঠির অনুলিপিপ্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ও অর্থ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিবকে পাঠানো হয়েছে।এতে বলা হয় ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত ব্যাংকিংসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারির জন্য আদেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।চিঠি পাওয়ার পর বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকেসীমিত আকারে ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্ত আসতেপারে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। করোনা ভাইরাস পরিস্থিতির অবনতির কারণে আগামী ১৪ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। নির্দেশনা অনুযায়ী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকবে। তবে ব্যাংকের বন্দর শাখা খোলা থাকবে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1437.csv b/Bangla_fin_news_articles/1437.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5e4d005919fee4d778ba8ea3d4dfad358581b7f9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1437.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1437,দক্ষিণাঞ্চলে সুগন্ধি তুলসীমালা ধান চাষ,2021-04-13,এনামুল হক খুলনা অফিস,ধানের নাম তুলসীমালা। স্থানীয় প্রজাতির বিলুপ্তপ্রায় অত্যন্ত উচ্চমানের সুগন্ধি ধানের জাত এটি। ময়মনসিংহ বিভাগের শেরপুর জেলা ও আশপাশের কিছু এলাকায় চাষিরা শখের বসে জামাই বা আত্মীয়স্বজন আপ্যায়নে এই সুগন্ধি ধান চাষ করে থাকেন। তবে পদ্মার এপার ২০টি জেলার মধ্যে তুলসীমালা ধানের এই জাতটি গত আমন মৌসুমে প্রথম চাষ হয় খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা উপজেলার দাউনিয়াফাদ গ্রামে।কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের হিসাব মতে দেশে মাত্র ২০২৫ হাজার হেক্টর জমিতে এই ধান চাষ হয়। এর শতকরা ৫০ ভাগই আবাদ হয় শেরপুর জেলায়। উচ্চফলনশীল না হলেও এই ধানের চালের কদর এখনো বেশি। সুগন্ধি কালোজিরা ধানের চালের চেয়েও আকারে ছোট সুগন্ধি তুলসীমালা ধানের চালের যে কোনো পদের খাবার অত্যন্ত সুস্বাদু হয়। ধান ধানের খড় থেকে শুরু করে মাঠময় সুগন্ধ ছড়ায়।পদ্মার এপার ২০টি জেলায় তুলসীমালা ধানের এই জাতটি গত আমন মৌসুমে প্রথম চাষ হয় বটিয়াঘাটার দাউনিয়াফাদ গ্রামে। পাশের গুপ্তমারী গ্রামের রণজিৎ মণ্ডল পাঁচ শতক জমিতে এই ধান চাষ করেন। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক এস এম আতিয়ার রহমান শখের বশে শেরপুর থেকে এই ধানের মাত্র দুই কেজি বীজ সংগ্রহ করে ঐ কৃষককে দেন এবং চাষ তত্ত্বাবধান করেন। তিনি বলেন এই ধানটি লবণাক্ত উপকূলীয় এলাকায় হবে কি না সে বিষয়ে সন্দেহ ছিল। কিন্তু বাস্তবে ভালো হয়েছে। তুলসীমালা এতটাই ছোট আকারের এবং রং পাকলে ধানের ছড়া দেখে সত্যিই মনে হয় তুলসীর কাঠ দিয়ে গাঁথা মালার মতো।তিনি জানান এই ধানের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য ধানের ফুল আসার পর থেকে পাকা পর্যন্ত পাঁচ বার রং পালটায়। প্রথমে হালকা সবুজাভ এরপর কিছুটা ছাইরঙা এরপর হালকা জাম রং এরপর গাড় জাম রং এবং শেষে কালো ও ছাই রং মিলিয়ে নতুন একটি রং ধারণ করে। ধানের গাছের উচ্চতা ৫০৫২ ইঞ্চির মতো। ধানের আয়ুষ্কাল ১১০১২০ দিন। একটি শিষে ৯০১২০টি ধান পাওয়া যায়। পাঁচ শতক জমিতে দেড় মণ ধান পাওয়া গেছে। সে হিসেবে একর প্রতি ৩০ মণ ধানের ফলন হয়েছে। সবটুকু ধানই বীজ হিসেবে আগামী আমন মৌসুমে লাগানোর জন্য সংরক্ষণ করা হয়েছে। তুলশীমালা ধান দেখে অনেকেই চাষ করতে বীজের চাহিদা জানিয়েছেন। অত্যন্ত প্রাচীন জাতের স্থানীয় জলবায়ু সহিষ্ণু এই ধানের চাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এছাড়াও মূল্যবান ভিটামিন ও মিনারেলসহ অন্যান্য গুণ রয়েছে। বাজারে তুলসীমালা ধানের চাল খুব কম পাওয়া যায়। তবে ঢাকাময়মনসিংহ বিভাগে পাওয়া যায় বেশি। প্রতি কেজি চাল ১২০১৪০ টাকা দরে বিক্রি হয়। তুলসীমালা ধানের চালই দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হয়।খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. মো. মনিরুল ইসলাম তার ল্যাবে এই ধান নিয়ে অধিকতর গবেষণা করে চালের কিছু বৈশিষ্ট্য অন্য কোনো জাতে প্রবেশ করানো যায় কি না সে ব্যাপারে উদ্যোগী হয়েছেন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1438.csv b/Bangla_fin_news_articles/1438.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ecf724e54007fc464387c547bd95f68986cce48a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1438.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1438,প্রণোদনার এসএমই ঋণ বিতরণের সময় আরও তিন মাস বাড়লো,2021-04-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কুটির অতিক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ও মাঝারি সিএমএসএমই খাতে সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের ঋণ বিতরণের সময়সীমা আরো তিন মাস বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে আগামী ৩০ জুনের মধ্যে এ তহবিলের পুরো অর্থ বিতরণ সম্পন্ন করতে হবে ব্যাংকগুলোকে। ঋণ বিতরণে আশানুরূপ ফল না পাওয়ায় এ নিয়ে পাঁচ দফা বাড়ানো হলো এই সময়।সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস বিভাগ এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা করে সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে পাঠিয়েছে। গত ১৩ এপ্রিল এ তহবিলের নীতিমালা ঘোষণা করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। তাতে আগস্ট মাস পর্যন্ত এ তহবিল থেকে ঋণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল।পরে তা দুই মাস বাড়িয়ে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়। পরে আরো দুইবার এক মাস করে দুই মাস সময় বাড়িয়ে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়। এ সময়েও কাঙ্ক্ষিত ঋণ বিতরণ না হওয়ায় সময়সীমা আরো তিন মাস বাড়িয়ে চলতি বছরের ৩১ মার্চ নির্ধারণ করা হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সিএমএসএমই প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো মাত্র ৭২ দশমিক ৩১ শতাংশ ঋণ বিতরণ করেছে। প্যাকেজের সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রণোদনা প্যাকেজটির প্রথম পর্যায়ের ১ম বছর বাস্তবায়নের সময়সীমা ৩০ জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হলো। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে কিছু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ঋণ বিতরণ করতে না পারায় সিএমএসএমই খাতে কাঙ্ক্ষিত উত্পাদনও সেবা প্রসার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোকে কর্মী বহাল রাখাসহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। করোনায় অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলায় বিভিন্ন খাতে ১ লাখ ৩ হাজার ১১৭ কোটি টাকার প্রণোদনা ঘোষণা করেছে সরকার। এর মধ্যে সিএমএসএমই খাতে ২০ হাজার কোটি টাকার তহবিল অন্যতম।২০২০ সালের ১৩ এপ্রিল এ সংক্রান্ত তহবিল বরাদ্দের জন্য নীতিমালা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রথমে প্রণোদনার ২০ হাজার কোটি টাকাই ব্যাংকের মাধ্যমে বিতরণ করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু ব্যাংকগুলোর তারল্য সংকটের কথা ভেবে পরবর্তী সময় তহবিলের ১০ হাজার কোটি টাকা কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে পুনঃঅর্থায়ন করার ঘোষণা দেওয়া হয়।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1439.csv b/Bangla_fin_news_articles/1439.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f7d73e5fe9d30f55399a12131ba043c3cfbfaa24 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1439.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1439,আজ ব্যাংকে লেনদেন ৩টা পর্যন্ত,2021-04-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাভাইরাস পরিস্থিতির অবনতির কারণে আগামী ১৪ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত আট দিনের জন্য নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। এসময় দেশের সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। এ সময় ব্যাংক শাখার পাশাপাশি আর্থিক সেবা দেওয়া ব্যাংকের সব উপশাখা বুথ ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যাংকিং সেবাও বন্ধ থাকবে। তবে সার্বক্ষণিক খোলা থাকবে এটিএম ইন্টারনেট ব্যাংকিংসহ অনলাইন সব সেবা। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম। আগামীকাল বুধবার থেকে যেহেতু ব্যাংক বন্ধ থাকবে তার আগে গ্রাহকদের সুবিধা নিশ্চিত করতে আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ব্যাংকের লেনদেন চলবে। গতকাল রাতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই কারণে আজ ব্যাংক খোলা থাকবে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1440.csv b/Bangla_fin_news_articles/1440.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0d5b69450a606f5343a76a602117085f6b1960bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1440.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1440,লকডাউনে বাণিজ্যিক ব্যাংক বন্ধ থাকলেও খোলা থাকবে বন্দর শাখা,2021-04-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাভাইরাস পরিস্থিতির অবনতির কারণে আগামী ১৪ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত আট দিনের জন্য নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। আজ সোমবার ১২ এপ্রিল দুপুর ১২টার দিকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।প্রজ্ঞাপনে বিধিনিষেধ আরোপ করে ১৩টি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা অনুযায়ী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকবে। এই সাতদিন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম।দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির অবনতির কারণে ১৪ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত বিধিনিষেধ আরোপ করে সোমবার ১২ এপ্রিল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। নতুন এ প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ১৪ এপ্রিল থেকে ৭ দিন দেশের সব অফিসআদালত শপিংমল দোকানপাট হাটবাজার বন্ধ থাকবে। বন্ধ থাকবে সবধরনের পরিবহন চলাচল। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না। তবে পোশাক কারখানা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চালু রাখা যাবে। ব্যাংক বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে জারি করা সার্কুলার বিধিনিষেধগুলো হলো১. সব সরকারি আধাসরকারি স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। প্রতিষ্ঠানের সব কর্মকর্তাকর্মচারী নিজ নিজ কর্মস্থলে অবস্থান করবেন। তবে বিমান সমুদ্র নৌ ও স্থল বন্দর এবং তৎসংশ্লিষ্ট অফিসগুলো এ নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত থাকবে।২. বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আদালতগুলোর জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারি করবে।৩. সব ধরনের পরিবহন সড়ক নৌ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ থাকবে। তবে পণ্য পরিবহন উৎপাদন ব্যবস্থা ও জরুরি সেবাদানের ক্ষেত্রে এ আদেশ প্রযোজ্য হবে না।৪. শিল্পকারখানাগুলো স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণপূর্বক নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চালু থাকবে। তবে শ্রমিকদের স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান থেকে নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থাপনায় আনানেওয়া নিশ্চিত করতে হবে।৫. আইনশৃঙ্খলা এবং জরুরি পরিষেবা যেমন কৃষি উপকরণ সার বীজ কীটনাশক কৃষি যন্ত্রপাতি ইত্যাদি খাদ্যশস্য ও খাদ্যদ্রব্য পরিবহন ত্রাণ বিতরণ স্বাস্থ্যসেবা কোভিড১৯ টিকা প্রদান বিদ্যুৎ পানি গ্যাসজ্বালানি ফায়ার সার্ভিস বন্দরগুলোর স্থল নদী ও সমুদ্রবন্দর কার্যক্রম টেলিফোন ও ইন্টারনেট সরকারিবেসরকারি গণমাধ্যম প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া বেসরকারি নিরাপত্তা ব্যবস্থা ডাক সেবাসহ অন্যান্য জরুরি ও অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ও সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অফিসসমূহ তাদের কর্মচারী ও যানবাহন এ নিষেধাজ্ঞার আওতা বহির্ভূত থাকবে। ....৬. অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি ক্রয় চিকিৎসা সেবা মৃতদেহ দাফনসৎকার ইত্যাদি কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না। তবে টিকা কার্ড প্রদর্শন সাপেক্ষে টিকা গ্রহণের জন্য যাতায়াত করা যাবে।৭. খাবারের দোকান ও হোটেলরেস্তোরাঁয় দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা এবং রাত ১২টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত কেবল খাদ্য বিক্রয়সরবরাহ করা যাবে। শপিংমলসহ অন্যান্য দোকান বন্ধ থাকবে।৮. কাঁচাবাজার এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত উন্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্রয়বিক্রয় করা যাবে। বাজার কর্তৃপক্ষ স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি নিশ্চিত করবে।৯. বোরো ধান কাটার জরুরি প্রয়োজনে কৃষি শ্রমিক পরিবহনে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন সমন্বয় করবে।১০. সারাদেশে জেলা ও মাঠ প্রশাসন উল্লেখিত নির্দেশনা বাস্তবায়নে কার্যকর পদপেক্ষ গ্রহণ করবে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়মিত টহল জোরদার করবে।১১. স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক তার পক্ষে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগকে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রয়োজনীয় ক্ষমতা প্রদান করবেন।১২. স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে জুমা ও তারাবির নামাজে জমায়েত বিষয়ে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় নির্দেশনা জারি করবে।১৩. উপরোক্ত নির্দেশনা বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়বিভাগ প্রয়োজনে সম্পূরক নির্দেশনা জারি করতে পারবে।করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত ৫ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত ৭ দিনের জন্য গণপরিবহন বন্ধসহ মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণে ১১ দফা কঠোর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল সরকার। দুদিন পরে সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে সকালসন্ধ্যা গণপরিবহন চলার অনুমতি দেওয়া হয়। এর একদিন পর খুলে দেওয়া হয় শপিংমলও। এতে সরকারের সিদ্ধান্তহীনতা নিয়ে সমালোচনা করেন বিশেষজ্ঞরা।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1441.csv b/Bangla_fin_news_articles/1441.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e4d6684da507140d1cc22591875f72beb2ef5603 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1441.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1441,বন্ধ থাকবে ব্যাংকআর্থিক প্রতিষ্ঠান,2021-04-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাভাইরাস পরিস্থিতির অবনতির কারণে আগামী ১৪ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত আট দিনের জন্য নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। আজ সোমবার ১২ এপ্রিল দুপুর ১২টার দিকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।প্রজ্ঞাপনে বিধিনিষেধ আরোপ করে ১৩টি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা অনুযায়ী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকবে। এতে বলা হয় সব সরকারি আধাসরকারি স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিসআর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে ও সকল কর্মকর্তাকর্মচারী নিজ নিজ কর্মস্থলে অবস্থান করবেন। তবে বিমান সমুদ্র নৌ ও স্থলবন্দর এবং এ সংশ্লিষ্ট অফিসগুলো এ নিষেধাজ্ঞার আওতাবহির্ভূত থাকবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1442.csv b/Bangla_fin_news_articles/1442.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..db33a424b73c28bc9d502d249c0174467ad9b808 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1442.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1442,সাড়ে ১২ কেজি এলপিজির মূল্য ৯৭৫ টাকা নির্ধারণ,2021-04-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশে প্রথমবারের মতো রান্না ও পরিবহনের জ্বালানি এলপিজির লিকুইফাইড পেট্রোলিয়াম গ্যাসের খুচরা দাম নির্ধারণ করলো এ খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। আজ সোমবার ১২ এপ্রিল সাড়ে ১২ কেজি এলপিজির মূল্য ৯৭৫ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন বিইআরসি। এলপিজির বোতলজাতকারী কোম্পানি এবং পাইকারি ও খুচরাসহ সব ধরনের বিক্রেতাদের জন্য এ মূল্য আদেশ মেনে চলা বাধ্যতামূলক।দেশে গ্যাস সংকট বাড়তে থাকায় এলপিজির চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে। কিন্তু এর দাম নিয়ন্ত্রণ ও নির্ধারণে রাষ্ট্র বা সরকারের ভূমিকা নেই। অথচ আইন অনুযায়ী দেশে এলপিজির দাম নির্ধারণের এখতিয়ার শুধু বিইআরসির। এমন বাস্তবতায় এলপিজির দাম বিইআরসির মাধ্যমে নির্ধারণের জন্য গত বছর আদালতে রিট আবেদন করে কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ক্যাব। আদালতের রায় মেনে চলতি বছরের জানুয়ারিতে এ বিষয়ে গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়। গণশুনানি শেষ হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে মূল্যহার ঘোষণার নিয়ম রয়েছে। আগামী বুধবার এ সময়সীমার শেষ দিন। সেই সময়সীমা শেষ হওয়ার দুই দিন আগেই সোমবার ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির নির্ধারিত মূল্যহার ঘোষণা করলো বিইআরসি। এলপিজি মূলত প্রোপেন ও বিউটেনের মিশ্রিত জ্বালানি। সুষ্ঠু সাশ্রয়ী ও নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিতের জন্য স্থানীয় তাপমাত্রা অনুযায়ী এলপি গ্যাসে প্রোপেন ও বিউটেনের হার নির্ধারণ করা উচিত। কিন্তু দেশে এ রীতি অনুসরণ করা হয় না। বিইআরসির এ সংক্রান্ত সুপারিশমালায় বলা হয়েছে বাংলাদেশে বর্তমানে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা না থাকায় কোম্পানিগুলো ৩০ থেকে ৫০ ভাগ প্রোপেন এবং সে অনুসারে ৭০ থেকে ৫০ ভাগ বিউটেন মিশিয়ে এলপিজি বাজারজাত করছে। অথচ বাংলাদেশে এলপি গ্যাসে প্রোপেনবিউটেনের অনুপাত ৩০ থেকে ৪০ এবং ৭০ থেকে ৬০ হওয়া উচিত।দেশে বর্তমানে বছরে ১০ লাখ মেট্রিক টন এলপিজি ব্যবহৃত হচ্ছে। এর মধ্যে সাড়ে ১৫ হাজার টন সরকারি কোম্পানি বাজারজাত করছে। বাকি প্রায় ৯ লাখ ৮৫ হাজার টন আমদানি করছে বেসরকারি কোম্পানিগুলো। দেশে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ২৮টি বেসরকারি কোম্পানির মধ্যে ২০টি এলপিজি আমদানি করছে। এগুলোর বাইরে এলপি গ্যাস লিমিটেড একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এলপিজি বিপণন করছে। বেসরকারি কোম্পানিগুলোর ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম বর্তমানে গড়ে ১ হাজার ১০০ টাকা। আর সাড়ে ১২ কেজির সরকারি এলপি সিলিন্ডারের দাম ৬০০ টাকা। ব্যবহৃত এলপিজির ৮৪ শতাংশ যায় রান্নার কাজে। বাকি ১৬ শতাংশ পরিবহনের অটোগ্যাস শিল্প ও বাণিজ্য খাতে ব্যবহার করা হয়।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1443.csv b/Bangla_fin_news_articles/1443.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9f4d2d8e30ad8a988acf48c2a2d91401f4d9829c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1443.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1443,‘স্বপ্ন’ এখন আফতাবনগরে,2021-04-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের অন্যতম রিটেইল চেইন শপ স্বপ্ন এবার রাজধানীর আফতাবনগরে। শুক্রবার ৯ এপ্রিল সকাল ১১টায় স্বপ্নের নতুন আউটলেট উদ্বোধন করা হয়।এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায়ী ইকবাল হোসেন তালুকদার রফিকুল ইসলাম স্বপ্নএর হেড অব বিজনেস এক্সপানশন জহিরুল ইসলাম বিভাগীয় সেলস ম্যানেজার সঞ্জয় কুমার হেড অব ইনভেনটরি অ্যান্ড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট রবিউল আলমসহ আরও অনেকে।উদ্বোধন উপলক্ষে স্বপ্নর পক্ষ থেকে গ্রাহকদের জন্য রয়েছে মাসব্যাপী আকর্ষণীয় সব অফার। বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি ছাড়াও থাকছে নগদ মূল্যছাড়। স্বপ্নর রিটেইল এক্সপ্যানশন বিভাগের পরিচালক সামসুদ্দোহা শিমুল বলেন স্থানীয়দের চাহিদার কথা মাথায় রেখে পণ্য রাখা হয়েছে নতুন এই আউটেলেটে। রয়েছে হোম ডেলিভারি সেবা। আমরা আশা করছি স্বাস্থ্যসম্মত এবং নিরাপদ পরিবেশে গ্রাহকরা নিয়মিত বাজার করবেন। আমরা তাদের কাছ থেকে পরামর্শ এবং মূল্যায়ন আশা করবো। গ্রাহকের চাহিদা ও সন্তুষ্টিকে সবসময় অগ্রাধিকার দেয় স্বপ্ন।আফতাবনগরের নতুন এই আউটলেটের হোম ডেলিভারির জন্য যোগাযোগের নাম্বার ০১৩১৩০৫৪৯৮৫।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1444.csv b/Bangla_fin_news_articles/1444.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3c6f13d33cd443c0e55c42d3b46bb39b1bf6abdd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1444.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1444,বছরে অ্যাকাউন্ট মেইনটেইন্যান্স ফি একবারের বেশি নয়,2021-04-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১০ লাখ টাকা পর্যন্ত আমানত বিশিষ্ট সঞ্চয়ী হিসাবের বিপরীতে বছরে একবারের বেশি রক্ষণাবেক্ষণ ফি বা অ্যাকাউন্ট মেইনটেইন্যান্স চার্জ কাটা যাবে না। গতকাল রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংক তপশিলি ব্যাংকগুলোকে এ নির্দেশনা দিয়েছে।এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয় ব্যাংকিং খাতে আমানত বৃদ্ধি এবং ক্ষুদ্র আমানতকারীদেরকে ব্যাংকমুখী করার লক্ষ্যে গড় আমানত স্থিতির ওপর ভিত্তি করে সঞ্চয়ী হিসাবের বিপরীতে রক্ষণাবেক্ষণ ফি যৌক্তিকীকরণপূর্বক পুনঃনির্ধারণ করে দেওয়া হয়। উক্ত পুনঃনির্ধারিত হার অনুযায়ী ব্যাংকসমূহ প্রতি ছয় মাস পর একবার অর্থাৎ বছরে দুই বার একটি হিসাব থেকে অ্যাকাউন্ট মেইনটেইন্যান্স চার্জ আদায় করতে পারে। করোনা ভাইরাস সংক্রমণজনিত কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষুদ্র আমানতকারীদেরকে আর্থিক প্রণোদনা প্রদান ও আমানত বৃদ্ধিতে উত্সাহিত করার লক্ষ্যে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত গড় আমানত স্থিতিবিশিষ্ট সঞ্চয়ী হিসাবের বিপরীতে বছরে দুবারের পরিবর্তে একবার অ্যাকাউন্ট মেইনটেইন্যান্স চার্জ আদায় করার জন্য ব্যাংকসমূহকে নির্দেশনা প্রদান করা যাচ্ছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1445.csv b/Bangla_fin_news_articles/1445.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c16c8c825be539cf8bf0cb39ccd7faacd8dde59d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1445.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1445,চলমান লকডাউনে ব্যাংক লেনদেনের সময় বাড়ল,2021-04-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় চলমান লকডাউন শেষ হচ্ছে আজ। ১৪ এপ্রিল থেকে আবারো লকডাউন দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। আগামীকাল সোমবার ১২ এপ্রিল ও পরদিন মঙ্গলবার ১৩ এপ্রিল ব্যাংক লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত।রবিবিার ১১ এপ্রিল এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।এতে বলা হয় আগামী ১২ এপ্রিল হতে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত দৈনিক ব্যাংকিং লেনদেনের সময়সূচি সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত নির্ধারণ করা হলো। এক্ষেত্রে লেনদেন পরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংক শাখা এবং প্রধান কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ প্রয়োজনে তিনটা পর্যন্ত খোলা রাখতে পারবে।লেনদেনে বিধিনিষেধ দেওয়ার পর ব্যাংকিং লেনদেন ছিল সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত। তবে এই স্বল্প সময়ের কারণে শাখা পর্যায়ে ভিড় বেড়ে যাওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক লেনদেনের সময় বাড়িয়েছে।পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ব্যাংকের সান্ধ্যকালীন ও সাপ্তাহিক ছুটিকালীন ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ রাখতে হবে। এ ছাড়া এজেন্ট ব্যাংকিং সেবার কার্যক্রম কীভাবে চলবে ব্যাংকগুলো তা নিজেরাই সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।এই সময়ে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত অর্থ ও অনলাইন ব্যাংকিং কার্যক্রম সার্বক্ষণিক চালু রাখতে উদ্যোগ নিতে বলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1446.csv b/Bangla_fin_news_articles/1446.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ca1778f1b6c75a56b8b4beab53a1a6b8b06e8bbc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1446.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1446,লকডাউনে শিল্প কারখানা খোলা থাকতে পারে,2021-04-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে কঠোর লকডাউন শুরু হলেও শিল্প কারখানা খোলা থাকতে পারে বলে জানা গেছে। স্বাস্থ্য বিধি মেনে শিল্প কারখানা খোলা রাখার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে চিন্তাভাবনা করছে সরকার। রবিবার ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সভাপতিত্বে একটি বৈঠক হয়। এতে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ আবদুস সালাম ও নবনির্বাচিত সভাপতি ফারুক হাসান নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বস্ত্রকল মালিকদের সংগঠন বিটিএমএর সভাপতি মোহাম্মদ আলী প্রমুখ অংশ নেন। বৈঠক শেষে বিকেএমইএর সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম ইত্তেফাককে বলেন আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে সম্পূর্ণ লকডাউনের ঘোষণা আসলেও শিল্প কারখানা চলবে। মন্ত্রীপরিষদ সচিব আমাদের নিশ্চিত করেছেন। তবে লকডাউনে শিল্প কারখানা ছাড়া সব বন্ধ থাকবে। মানুষের চলাচল কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। ব্যাংক বন্ধ থাকলে আমদানি রফতানিতে সমস্যা হবে। এ বিষয়েও পরিস্থিতি বুঝে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন মন্ত্রী পরিষদ সচিব।এর আগে রবিবার দুপুরে লকডাউনে পোশাক ও বস্ত্র কারখানা খোলা রাখার দাবি জানায় পোশাক খাতের চার সংগঠন। পোশাক কারখানা বন্ধ হলে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়বে বলে দাবি করেছেন তারা। কারখানা বন্ধ হলে শ্রমিকরা গ্রামে ফিরতে গিয়ে উল্টো সারাদেশে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলবে বলে মনে করেন তারা। রবিবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে পোশাক খাতের চার সংগঠন। এতে তৈরি পোশাকমালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিকেএমইএ বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন বিটিএমইএ ও এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ইএবি এর নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।ৎইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1447.csv b/Bangla_fin_news_articles/1447.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f5e105f029f13573361ecd91a0e9ccd85e5ff909 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1447.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1447,কর প্রত্যাহারেও কমছে না ভোজ্যতেলের দাম,2021-04-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভোজ্যতেল আমদানিতে বিদ্যমান ৪ শতাংশ আগাম কর অ্যাডভান্স ট্যাক্স বা এটি প্রত্যাহার করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এর ফলে আমদানিকারকদের বিপুল পরিমাণ টাকা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য এনবিআরের হাতে আটকে থাকবে না। রবিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করে এনবিআর।তবে এই সিদ্ধান্তের ফলে ভোজ্যতেলের দাম কমার সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। ভোজ্যতেল আমদানিকারক ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় চেয়েছিলো বিদ্যমান তিন স্তরের বদলে এক স্তরে ভ্যাট আরোপের জন্য। সেক্ষেত্রে দাম কমার সুযোগ ছিলো। কিন্তু এনবিআর ওই পথে হাঁটেনি। বর্তমানে আমদানি উৎপাদন ও বিপণন পর্যায়ে ভ্যাট দিতে হয়। অবশ্য অতীতে ভোক্তাদের দেখিয়ে কর কমানোর সুযোগ নেওয়া হলেও সেই সুবিধা ভোক্তার বদলে ব্যবসায়ীদের পকেটে গেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1448.csv b/Bangla_fin_news_articles/1448.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d62cccd5e19075cd6a939a5495a9d873abfc11a4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1448.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1448,লকডাউনে পোশাক খাতে ৫৪ হাজার কোটি টাকা ক্ষতির আশঙ্কা,2021-04-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা ভাইরাসের উর্ধ্বগতির কারণেলকডাউনে পোশাক খাতে ৫৪ হাজার কোটি টাকা ক্ষতির আশঙ্কা করছে পোশাক ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিজিএমএ বিকেএমইএ ও বিটিএমএ।রবিবাররাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে এক প্রেস বিফ্রিংয়ে এমনটিই জানিয়েছেসংগঠনগুলো।সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ আবদুস সালাম বলেন আগামী ১৪ তারিখ থেকে দেশজুড়ে সপ্তাহব্যাপী লকডাউন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে সরকার। তবে এই লকডাউন কর্মসূচিতে পোশাক খাতকে বাইরে রাখার আবেদন জানাচ্ছি। ....সংবাদ সম্মেলন। ছবি সংগৃহীতসংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয় ২০১৯২০ অর্থবছরে প্রায় ৬০০ কোটি ডলারের রপ্তানি আদেশ হারিয়েছে পোশাক খাত এবং চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে ২০১৮১৯ অর্থবছরের তুলনায় রপ্তানি হারিয়েছে সাড়ে ৯ শতাংশ। ২০২০ সালের এপ্রিল নাগাদ পোশাক খাতের ১ হাজার ১৫০টি সদস্য প্রতিষ্ঠান ৩১৮ কোটি ডলারের কার্যাদেশ বাতিল ও স্থগিতের শিকার হয়েছে। ৯০ শতাংশ প্রত্যাহার হলেও মূল্যছাড় ও ডেফার্ড পেমেন্ট মেনে নিতে হয়েছে। এসময়লকডাউনে পোশাক কারখানা খুলে রাখার দাবি জানায়বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি বিজিএমএবাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিকেএমইএ ওবাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের বিটিএম।গত ৫ এপ্রিল থেকে দেশব্যাপী সাত দিনের লকডাউন ঘোষণা করা হয়। আর দ্বিতীয় দফা কঠোর লকডাউন শুরু হচ্ছে আগামী ১৪ এপ্রিল।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1449.csv b/Bangla_fin_news_articles/1449.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a1493a2dda6c9a2e758aecb71a209ff616c7ba2c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1449.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1449,এলপিজির দাম নির্ধারণ আগামীকাল,2021-04-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে প্রথমবারের মতো রান্না ও পরিবহনের জ্বালানি এলপিজির লিকুইফাইড পেট্রোলিয়াম গ্যাসের খুচরা দাম নির্ধারণ করতে যাচ্ছে এ খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। কাল সোমবার মূল্য নির্ধারণী ঘোষণা দেবে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন বিইআরসি। এলপিজির বোতলজাতকারী কোম্পানি এবং পাইকারি ও খুচরাসহ সব ধরনের বিক্রেতাদের জন্য ঐ মূল্যহার আদেশ মেনে চলা বাধ্যতামূলক।দেশে গ্যাস সংকট বাড়তে থাকায় এলপিজির চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে। কিন্তু এর দাম নিয়ন্ত্রণ ও নির্ধারণে রাষ্ট্র বা সরকারের ভূমিকা নেই। অথচ আইন অনুযায়ী দেশে এলপিজির দাম নির্ধারণের এখতিয়ার শুধু বিইআরসির। এমন বাস্তবতায় এলপিজির দাম বিইআরসির মাধ্যমে নির্ধারণের জন্য গত বছর আদালতে রিট আবেদন করে কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ক্যাব। আদালতের রায় মেনে চলতি বছরের জানুয়ারিতে এ বিষয়ে গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়। গণশুনানি শেষ হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে মূল্যহার ঘোষণার নিয়ম রয়েছে। আগামী বুধবার এ সময়সীমার শেষ দিন। সেই সময়সীমা শেষ হওয়ার দুই দিন আগে আগামীকাল এক ভার্চুয়াল সাংবাদিক সম্মেলনে ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির নির্ধারিত মূল্যহার ঘোষণা করা হবে। কমিশনের ওয়েবসাইটেও .... মূল্যহার সংক্রান্ত আদেশ আপলোড করা হবে।এ প্রসঙ্গে বিইআরসির চেয়ারম্যান আবদুল জলিল বলেন মূল্যহার নির্ধারণের সব কাজ গোছানো হয়েছে। সব ধরনের প্রস্তুতি এবং দলিলাদি তৈরিও সম্পন্ন হয়েছে। এলপিজির দাম নির্ধারণে একটি ফরমুলা তৈরি করা হয়েছে। সেটি অনুসরণ করেই দাম নির্ধারণ ও ঘোষণা করা হবে। জ্বালানি খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন দেশে এলপিজির বাজার আমদানিনির্ভর। এর উপাদান বিউটেন ও প্রোপেন গ্যাস মূলত সৌদি আরামকো থেকে দেশে আমদানি করা হয়। তাই আন্তর্জাতিক বাজার বিশেষ করে সৌদি আরামকোর সঙ্গে সমন্বয় করে এর মূল্যহার উঠানামা করা হলে ব্যবসায়ী ও ভোক্তাউভয়পক্ষের জন্যই ন্যায্যতা রক্ষা করা যাবে। এলপিজি মূলত প্রোপেন ও বিউটেনের মিশ্রিত জ্বালানি। সুষ্ঠু সাশ্রয়ী ও নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিতের জন্য স্থানীয় তাপমাত্রা অনুযায়ী এলপি গ্যাসে প্রোপেন ও বিউটেনের হার নির্ধারণ করা উচিত। কিন্তু দেশে এ রীতি অনুসরণ করা হয় না। বিইআরসির এ সংক্রান্ত সুপারিশমালায় বলা হয়েছে বাংলাদেশে বর্তমানে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা না থাকায় কোম্পানিগুলো ৩০ থেকে ৫০ ভাগ প্রোপেন এবং সে অনুসারে ৭০ থেকে ৫০ ভাগ বিউটেন মিশিয়ে এলপিজি বাজারজাত করছে। অথচ বাংলাদেশে এলপি গ্যাসে প্রোপেনবিউটেনের অনুপাত ৩০ থেকে ৪০ এবং ৭০ থেকে ৬০ হওয়া উচিত।জনগণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে এলপিজির মূল্য রাখার জন্য এরই মধ্যে জ্বালানি পণ্যটির ওপর মূল্য সংযোজন কর মূসকভ্যাট কমানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। খুচরা পর্যায়ে ৫ শতাংশ এবং বাণিজ্যিক পর্যায়ে ৩ শতাংশ মূসক ছাড় দেওয়া হচ্ছে। ফলে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের এলপিজি ওপর বিদ্যমান ১৫ শতাংশ মূসক কমে ৭ শতাংশে দাঁড়াবে। এর ফলে প্রতি সিলিন্ডার এলপিজির বিদ্যমান দাম কমতে পারে। বর্তমানে ১২ কেজির প্রতিটি এলপিজির সিলিন্ডার ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কোম্পানিভেদে ও অঞ্চলভেদে এলপিজির দাম বাড়ছেকমছে। দেশে বর্তমানে বছরে ১০ লাখ মেট্রিক টন এলপিজি ব্যবহূত হচ্ছে। এর মধ্যে সাড়ে ১৫ হাজার টন সরকারি কোম্পানি বাজারজাত করছে। বাকি প্রায় ৯ লাখ ৮৫ হাজার টন আমদানি করছে বেসরকারি কোম্পানিগুলো। দেশে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ২৮টি বেসরকারি কোম্পানির মধ্যে ২০টি এলপিজি আমদানি করছে। এগুলোর বাইরে এলপি গ্যাস লিমিটেড একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এলপিজি বিপণন করছে। বেসরকারি কোম্পানিগুলোর ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম বর্তমানে গড়ে ১ হাজার ১০০ টাকা। আর সাড়ে ১২ কেজির সরকারি এলপি সিলিন্ডারের দাম ৬০০ টাকা। ব্যবহূত এলপিজির ৮৪ শতাংশ যায় রান্নার কাজে। বাকি ১৬ শতাংশ পরিবহনের অটোগ্যাস শিল্প ও বাণিজ্য খাতে ব্যবহার করা হয়।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1450.csv b/Bangla_fin_news_articles/1450.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a4e55c3ba7cc94a0d58dffbd8b5bfd551fbeb3a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1450.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1450,লকডাউনে কারখানা বন্ধের খবরে উদ্বেগ,2021-04-11,রিয়াদ হোসেন,দেশে করোনা সংক্রমণের হার বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে তা ঠেকাতে সরকার আরো কঠোর হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। ইতিমধ্যে আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের সর্বাত্মক লকডাউন দেওয়ার ঘোষণাও এসেছে যাতে সব ধরনের শিল্পকারখানাও বন্ধ থাকবে বলে ইতিমধ্যে জানা গেছে। এ পরিস্থিতিতে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে শিল্পোদ্যোক্তাদের মধ্যে।রপ্তানিমুখী শিল্প বিশেষত তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন প্রতিযোগী অন্যান্য দেশে করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও তাদের শিল্পকারখানা চালু রয়েছে। বাংলাদেশে গত বছরব্যাপী করোনার ছোবলে ক্ষতির মুখে পড়া শিল্প এখন কোনোমতে টিকে থাকার চেষ্টায় রয়েছে। নতুন করে কারখানা বন্ধ থাকলে শ্রমিকেরা গ্রামে চলে যাবেন। ফলে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ হয়ে গেলে রপ্তানি আদেশের পণ্য তৈরি করা এবং তা জাহাজীকরণ সম্ভব হবে না। অন্যান্য দেশে যেহেতু কারখানা চালু রয়েছে ফলে এসব ক্রয়াদেশ অন্য দেশে চলে যাবে। বিদেশি ক্রেতার বায়ার কাছ থেকে অর্থ না এলে রপ্তানিকারকেরা বহুমুখী চাপে পড়বেন। ঈদ সামনে রেখে শ্রমিকদের বেতনভাতাও পরিশোধ করা দুরূহ হবে। এ পরিস্থিতিতে শ্রম অসন্তোষের মতো আশঙ্কাও করছেন তারা।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে গত বছরের ন্যায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে কারখানা চালু রাখতে চান শিল্পোদ্যোক্তারা। এছাড়া কারখানা বন্ধ হলে কী ধরনের ক্ষতি হতে পারে তা নিয়ে সরকারের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গেও তারা আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। ইস্যুটি নিয়ে আজ সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত তুলে ধরবে তৈরি পোশাক বস্ত্র খাত ও রপ্তানিকারকদের সংগঠনসহ চারটি সংগঠন। যোগাযোগ করা হলে অন্যতম রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান জায়ান্ট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বিজিএমইএর সভাপতির দায়িত্ব নেওয়ার অপেক্ষায় থাকা ফারুক হাসান ইত্তেফাককে বলেন আমাদের প্রতিযোগী কোনো দেশে কারখানা বন্ধ নেই। ভারতের যে অঞ্চলে খুব বেশি সংক্রমণ সেখানে তারা রাতে কারফিউ দিয়েছে কিন্তু কাজ বন্ধ নেই। এই সময়ে কারখানা বন্ধ থাকলে আমাদের শ্রমিকদের বেশির ভাগই গ্রামে চলে যাবেন। বিপুল পরিমাণ ক্রয়াদেশ বাতিল হবে পণ্য জাহাজীকরণ করা যাবে না। জাহাজে পাঠাতে ব্যর্থ হলে ১৪গুণ বেশি খরচে বিমানে পাঠাতে হবে। অন্যদিকে ক্রেতার কাছ থেকে টাকা পাওয়া না গেলে ব্যাংক সহযোগিতা করবে না। আগামী ঈদের বেতন ও বোনাস দিতে হবে। অন্যদিকে কারখানা বন্ধ হলে ক্রেতারা অন্য দেশে চলে গেলে তাদের সহজে ফেরত আনা যাবে না। অনেকে বেতনভাতা না দিতে পারলে শ্রম অসন্তোষের শঙ্কাও রয়েছে।তিনি বলেন গত বছর লকডাউনের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পোশাক কারখানা চালু রাখায় ভালো ফল এসেছে। এ খাতের শ্রমিকদের মধ্যে করোনা সংক্রমণের হার মাত্র শূন্য দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ যা একেবারেই কম। আমরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ডব্লিউএইচও এবং সরকারের দেওয়া স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে মেনে কারখানা চালানোর ব্যবস্থা করেছি।বস্ত্র খাতের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিটিএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন ইত্তেফাককে বলেন গত বছর পহেলা বৈশাখ ঈদ ও পূজার বাজার হারিয়েছেন স্থানীয় বস্ত্রশিল্পের উদ্যোক্তারা। কারখানা বন্ধ হয়ে গেলে এ ধরনের হাজার হাজার শিল্পোদ্যোক্তা বড় বিপদে পড়ে যাবেন। কারখানা বন্ধ হলে শ্রমিকেরা বাড়ি চলে যাবেন। এতে সংক্রমণ আরো বাড়তে পারে। অন্যদিকে অনেকের পণ্য পাঠানো সম্ভব হবে না। বেতনবোনাস দেওয়ার অর্থ কোথা থেকে আসবে এতে শ্রম অসন্তোষ বাড়তে পারে। তিনি বলেন কিছু লোক সুবিধা নেওয়ার জন্য এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলতে পারে। গতবার যেভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কারখানা চালু করা হয়েছিল সেই অভিজ্ঞতা ইতিবাচক উল্লেখ করে তিনি বলেন যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে কারখানা চালু করা উচিত।অবশ্য স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও অর্থনীতিবিদ অনেকেই মনে করছেন বর্তমানে করোনার বিস্তার ঠেকাতে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কঠোর লকডাউন হওয়া উচিত। পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর ইত্তেফাককে বলেন দুই সপ্তাহ সবাইকে কষ্ট করে ঘরে থাকতে হবে। কারণ এখনই হাসপাতালে জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না। এই সময়ে যাতে শ্রমিকেরাও বাড়িতে যেতে না পারেন সেই ব্যবস্থা থাকা দরকার। তিনি বলেন কারখানা খোলার পর প্রয়োজনে শিফট করে দিনরাত কাজ করে কিংবা ঈদের ছুটি কমিয়ে দিয়ে কাজ করানো যেতে পারে। কিন্তু এখন পোশাক ও বস্ত্র খাতকে দিলে অন্যরাও একই সুবিধা চাইবে। তখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন হবে।প্রসঙ্গত গত বছর দেশব্যাপী লকডাউনের কারণে কারখানা বন্ধ থাকা এবং আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা কমে যাওয়ায় প্রায় ৩১৯ কোটি ডলারের তৈরি পোশাকপণ্যের রপ্তানি আদেশ বাতিল কিংবা স্থগিত হয়। অবশ্য পরে ঐ সব পণ্যের বেশির ভাগই রপ্তানি করা সম্ভব হয়েছে। যদিও অর্থপ্রাপ্তি বিলম্ব হওয়ার পাশাপাশি ক্ষেত্রবিশেষে ডিসকাউন্টও দিতে হয়েছে। রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮৪ শতাংশই আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। এর বাইরে অন্যান্য রপ্তানি পণ্যও একই সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1451.csv b/Bangla_fin_news_articles/1451.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c409584537e4ae41a86782937b716b0e4745502d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1451.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1451,লকডাউনে ব্যাংক চালু থাকলে শেয়ারবাজারও খোলা,2021-04-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা সংক্রমণ রোধে আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের কঠোর লকডাউনে ব্যাংক খোলা থাকলে শেয়ারবাজারে লেনদেনও সচল থাকবে।শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম আজ এ বিযয়ে এক লিখিত বার্তায় বলেন কোভিড১৯ মহামারিসহ সর্বাত্মক লকডাউন চলাকালে ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু থাকলে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে পুঁজিবাজারের সকল লেনদেন অব্যাহতভাবে চালু থাকবে।গতকাল শনিবার সরকার করোনা সংক্রমণ রোধে আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের ঘোষণা করে। তখনও বিএসইসি জানিয়েছিল ব্যাংক খোলা থাকলে শেয়ারবাজারও চালু থাকবে। এরপর সরকারি বিধিনিষেধের কারণে ব্যাংকের লেনদেন সময় কমিয়ে আনা হলে তার সঙ্গে সমন্বয় করে শেয়ারবাজারের লেনদেনও দুই ঘণ্টায় নামিয়ে আনা হয়। তার আগে লকডাউনে লেনদেন বন্ধের গুজবে বাজার পতন থামাতে গত ২২ মার্চ জরুরি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বিএসইসি। এতে বলা হয়েছিল করোনাকালে যে কোনো সময় ব্যাংকের কার্যক্রম চালু থাকলে শেয়ারবাজারের লেনদেনও অব্যাহত থাকবে।করোনা ভাইরাস মহামারির কারণে গত বছরের ২৬ মার্চ থেকে সরকার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করলে তখন শেয়ারবাজারের লেনদেন বন্ধ ঘোষণা করা হয়। দীর্ঘ ওই ছুটির পর ৩১ মে থেকে পুনরায় লেনদেন চালু হয়।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1452.csv b/Bangla_fin_news_articles/1452.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf704a5456e6f03b20eeec1f0c06569761360558 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1452.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1452,করোনার নতুন সংক্রমণ অর্থনীতিতে ফের শঙ্কা,2021-04-10,রেজাউল করিম খোকন,বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসের প্রকোপ কমছে না কোনোভাবেই। এই সংকটজনক পরিস্থিতি দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে দিনে দিনে। যার আঘাতে দেশের অর্থনীতি মারাত্মক হুমকিতে পড়েছে। শিল্পকারখানা অফিস আদালত ব্যাংকবিমা খোলা হলেও মারাত্মক হুমকির মধ্যে পড়ে আছে শ্রমবাজার। একদিকে জীবন আশঙ্কা অন্যদিকে জীবিকার তাগিদ। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে দেশের অর্থনৈতিক সংকট আরো চরম আকার ধারণ করবে বিশ্লেষকরা মনে করছেন। করোনা পরিস্থিতি দীর্ঘায়িত হলে বেকারত্বের সঙ্গে বাড়বে সামাজিক সংকটও। ইতিমধ্যে দেশে লাখ লাখ মানুষ বেকার হয়ে পড়েছেন। কোভিড১৯ মহামারি বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নজিরবিহীন বিরূপ প্রভাব ফেলেছে যা থেকে বাংলাদেশও মুক্ত নয়। তবে শুরু থেকেই বাংলাদেশ সতর্কতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা চলছে। গত বছরের অর্থাৎ ২০২০এর মার্চ থেকে শুরু হয়ে এ বছরের মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের এক বছর পূর্ণ হয়েছে। করোনাকালীন সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারসহ অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখতে আমাদের ব্যাংক ব্যবস্থা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বাংলাদেশের উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনের পেছনে দেশের ব্যাংকিং খাতের অনেক বড় ভূমিকা রয়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ব্যাংকিং খাত নিজেই ধুকছে। যার নেতিবাচক প্রভাব সামগ্রিক আর্থিক খাতের ওপরেই পড়েছিল। এর মধ্যে দেশের অর্থনীতির জন্য বড়সড় ধাক্কা হয়ে আসে করোনা মহামারির প্রকোপ। গত এক বছরে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার ওঠানামা করছে। করোনা এক বছরেও বিদায় নেয়নি পৃথিবী থেকে। কিন্তু তার পরও একে মোকাবিলা করেই আমাদের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। তেমন পরিস্থিতিতে আমাদের ব্যাংকিং খাতকে নানা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে হচ্ছে সামনের দিকে। অদৃশ্য এক ভাইরাস রাতারাতি বদলে দিয়ে সারা বিশ্বের চেহারা। গত বছরের করোনাকালীন সময়ে দেশের বিভিন্ন অফিসআদালত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দোকানপাট শপিংমল মার্কেট দীর্ঘ ৬৫ দিন সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী বন্ধ থাকলেও ব্যাংকিং কার্যক্রম সীমিত আকারে শুরু করে পুরোপুরিভাবে শুরু হয়ে গিয়েছিল ১৫ দিনের মধ্যে। ঐ সময়ে রাস্তায় যানবাহন লোকজনের চলাচল নিয়ন্ত্রিত ছিল কঠোরভাবে। কিন্তু তার মধ্যেও মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে ব্যাংক কর্মীরা তাদের কর্মস্থলে গেছেন এবং ব্যাংকে আগত গ্রাহকদের প্রয়োজনীয় সেবা নিশ্চিত করেছেন। একদিকে ব্যাংকগুলোকে ঋণ বিতরণের জন্য চাপ দেওয়া হলেও খেলাপি কিংবা নিয়মিত ঋণ কোনোটিরই আদায় হয়নি। ফলে ব্যাংকের আয় অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। তাছাড়া খেলাপি ঋণ তারল্য সংকট মুনাফা কমে যাওয়াসহ নানা ধরনের সংকট মোকাবিলা করতে হয়েছে ব্যাংকগুলোকে। করোনা মহামারির মতো বড় ধরনের সংকটে দেশের ভঙ্গুর অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে পুনর্গঠনের জন্য শক্তিশালী ব্যাংকিং খাতের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। তাই সম্ভাব্য সংকট থেকে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত উত্তরণের উপায় হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। করোনার অপ্রত্যাশিত ধাক্কা সামাল দিতে গিয়ে এরমধ্যে আমাদের ব্যাংক ব্যবস্থা অনেক নতুন কলাকৌশল আয়ত্ত করে নিয়েছে। কোভিড১৯এর নেতিবাচক প্রভাব বৈশ্বিক ও দেশীয় অর্থনীতিতে প্রকট ও দীর্ঘস্থায়ী হবেতাতে কোনো সন্দেহ নেই। তেমন প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশে রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি ব্যাংকগুলোর নিজেদের ভূমিকাকে আরো গতিশীল করে তুলতে হবে। কোভিড১৯এর ক্ষতি কাটিয়ে আমাদের অগ্রগতি ও উন্নয়নের ধারাকে টেকসই করতে চাইলে প্রয়োজন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রচেষ্টা আরো জোরদার করতে হবে। করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ধাক্কা ঠেকাতে আবারও সীমিত আকারে ব্যাংকিং সেবা চালু রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। লকডাউনের এক সপ্তাহ সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ব্যাংকিং লেনদেন চলবে। আর লেনদেনপরবর্তী সময়ে আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শেষ করার জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে দুপুর ২টা পর্যন্ত। করোনা ঠেকাতে লকডাউন ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে ডিজিটাল আর্থিক সেবা সার্বক্ষণিক চালু রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এটিএম ইন্টারনেট ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যাংকিং মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসসহ এমএফএস সব মাধ্যমে গ্রাহকরা যেন সার্বক্ষণিক সেবা পান সে ব্যবস্থা করতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে এমএফএসের ব্যক্তি লেনদেনের সীমা ৭৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লাখ টাকা করা হয়েছে। আর নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য ও ওষুধ বিক্রয়কারী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকে ব্যাবসায়িক লেনদেনের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি লেনদেনের ক্ষেত্রে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত চার্জ নেওয়া যাবে না।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1453.csv b/Bangla_fin_news_articles/1453.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05a694f70a92b7dee34c5ed4eb994a5b68bf3096 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1453.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1453,কুলিয়ারচরে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মাছ চাষ,2021-04-09,কুলিয়ারচর কিশোরগঞ্জ সংবাদদাতা,কুলিয়ারচরে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করা হচ্ছে। এ পদ্ধতিতে অল্প জায়গায় বায়োফ্লগ ট্যাংক তৈরি করে ও অধিক ঘনত্বে ২৪ ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন বৈদ্যুতিক উপায়ে নল দিয়ে অক্সিজেন প্রদান করা হয়।মাছ চাষি সাইফুল ইসলাম জানান এ পদ্ধতিতে প্রতি ১৫ লিটারের একেকটি ট্যাংকে প্রায় ৭০০ কেজি মাছের চাষ করা যায়। এ বিষয়ে উপজেলা মত্স্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন যদিও সরকারিভাবে এখনো এ পদ্ধতির কোনো নির্দেশনা বা প্রশিক্ষণ আমরা পাইনি। অফিসিয়ালি কোনো প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যবস্থা না থাকলেও আমরা ব্যক্তিগতভাবে চাষিদের কারিগরি প্রশিক্ষণ দিচ্ছি।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1454.csv b/Bangla_fin_news_articles/1454.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..52829d05220e608f645785fb2d84f78e29f82cfe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1454.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1454,বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বিলিয়নিয়ার বেইজিংয়ে,2021-04-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বখ্যাত ম্যাগাজিন ফোর্বস গত মঙ্গলবার ৬ এপ্রিল বিশ্বের বিলিয়নিয়ার তালিকা প্রকাশ করেছে। ফোর্বসের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে বিশ্বের অন্য যে কোনও শহরের তুলনায় চীনে অনেক বেশি বিলিয়নিয়ারের বসবাস।২০২০ সাল মহামারি করোনার বছর হলেও এই বছর নতুন করে ৬১০ জন কোটিপতি হয়েছেন। সারাবিশ্বে এখন সবচেয়ে বেশি কোটিপতি আছেন বেইজিংয়ে। মহামারির বছরে টাকার পাহাড় গড়েছে অনেক আন্তর্জাতিক কোম্পানিও। এতে দেখা গেছে গত বছর চীনের রাজধানীতে নতুন করে ৩৩ জন শত কোটিপতি হয়েছেন। বর্তমানে ১০০ জন শত কোটিপতির বাস এই শহরে। চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত করা আরও একটি গবেষণায় দেখা গেছে গত বছর নতুন করে সারাবিশ্বে ৬১০ জন কোটিপতি হয়েছেন এদের মধ্যে ৩১৮ জনই চীনের। বাকি ৯৫ জন যুক্তরাষ্ট্রের।এবার তালিকায় নতুন করে যুক্ত হওয়াদের মধ্যে ৪৯৩ জনই প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার হয়েছেন। অর্থাৎ বিশ্বে প্রতি ১৭ ঘণ্টায় একজন ব্যক্তি বিলিয়নিয়ার হয়েছেন। আর গোটা দুনিয়ায় বিলিয়নিয়ারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ২ হাজার ৭৫৫ জনে উন্নীত হয়েছে। আর তাঁদের সম্মিলিত সম্পদের নিট মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৩ দশমিক ১ ট্রিলিয়ন বা ১৩ লাখ ১০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। অর্থনীতিবিদরা বলছেন এক বছরে সারাবিশ্বে এতো কোটিপতি আগে কখনো হতে দেখেননি তারা। তার ওপর আবার মহামারির মধ্যে কোটিপতির সংখ্যা এভাবে বেড়েছে। মহামারিতে সারাবিশ্ব অর্থনৈতিক সংকটে পড়লেও কোটিপতিরা আরো কোটিপতি হয়েছেন। মহামারির বছরে সারা বিশ্বে কোটিপতিদের অর্থ বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৫ ট্রিলিয়ন ডলার। করোনার বছরে বিশ্বের ৬৮টি দেশের ২ হাজার ৪০২টি কোম্পানির ৩ হাজার ২২৮ জন কোটিপতির অর্থ সম্পদ বেড়েছে। স্বাস্থ্যসুরক্ষা আর খুচরা বিক্রিতে বাজিমাত করেছেন কোটিপতিরা। তালিকায় ছিল বৈদ্যুতিক গাড়ি আর ইকমার্স খাত।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1455.csv b/Bangla_fin_news_articles/1455.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9a6af2cd80e18bb14287f2b7bca873de34aa9301 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1455.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1455,প্রণোদনা প্যাকেজের মেয়াদ বাড়ানোর দাবি ব্যবসায়ীদের,2021-04-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনাভাইরাস মহামারির ক্ষতি পোষাতে সরকারঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের মেয়াদ বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আজ বৃহস্পতিবার ৮ এপ্রিল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে প্রাকবাজেট আলোচনা শেষে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন করোনা মহামারির জন্য গতবছর প্রধানমন্ত্রী ২৩টি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। সেখান থেকে ব্যবসায়ীরা উপকৃত হয়েছে সেটি তারা অস্বীকার করেনি। তাদের দাবি হলো যেহেতু এই করোনা এখনও আমাদের দেশে রয়ে গেছে সেহেতু সমস্যাগুলো তাদের এখনও মোকাবিলা করতে হচ্ছে তাই সেটার মেয়াদ আরও বাড়ানো যায় কিনা সেটা তাদের মূল দাবি। যে সুযোগ সুবিধা তারা পাচ্ছে না সেগুলো উপস্থাপন করেছেন তারা।মোট ১২টি ব্যবসায়ী সংগঠন প্রাকবাজেট আলোচনায় অংশ নিয়েছে। তারা তাদের মতামত সমস্যা ও প্রাপ্তিসহ সবকিছু আমাদেরকে জানিয়েছেন। মূলত যে বিষয়গুলো উঠে এসেছে তার মধ্যে বেশিরভাগই রাজস্ব সংশ্লিষ্ট। আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের দাবি কতটুকু রাখা হবে এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন সুবিধা বাড়ানো বা কমানোর বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত। গতবার আমরা যে কাজগুলো করেছি সেটি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশেই করা হয়েছে। এবারও নিশ্চয়ই তিনি আরও পরিকল্পনা করছেন যেখান থেকে যেভাবে সহযোগিতা বৃদ্ধি করা যায় সেগুলো তিনি করবেন। অর্থ সচিবের নেতৃত্বে বাজেট নিয়ে আমাদের বাজেট টিম কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের বাজেটের যে রূপরেখা আছে সেখানে তাদের পরামর্শ নিয়ে দেশের জন্য যেসব পরামর্শ উপযোগী ও কল্যাণকর সরকার অবশ্যই সেগুলো বিবেচনায় নেওয়া হবে। অর্থমন্ত্রী বলেন যে ধরনের দাবি এসেছে সেগুলো অযৌক্তিক বলব না কারণ তাদের দাবির পরিমাণ তো বেশিই থাকে। আমরা কতটুকু দাবি নিতে পারব সেটি বাজেট টিম ব্যাংক এনবিআরসহ যারা আছে তাদের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেব। দেশের অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ ও প্রসারিত করাই আগামী ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেটের মূল লক্ষ্য বলে উল্লেখ করেন অর্থমন্ত্রী।করোনা পরিস্থিতিতে আসছে বাজেটে কোনো বিষয়গুলো প্রাধান্য পাওয়া উচিত জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন আমাদের বাজেটের সবসময়ই একটা লক্ষ্য থাকে। এবারের যে লক্ষ্য আমাদের অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করা আরও সম্প্রসারিত করা। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে রাজস্ব বড়ানো। তবে রাজস্ব বাড়াতে গিয়ে যেন অন্য কোনো বিষয় মুখোমুখি চলে না আসে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হচ্ছে। আমাদের অভ্যন্তরীণ শিল্পকে আরও সমৃদ্ধ করতে চাই এটি বিকশিত হলে আমাদের রাজস্ব আদায় সহজ হবে অন্যদিকে কর্মসংস্থান নিশ্চিত হবে। প্রাকবাজেট আলোচনায় অংশ নেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট শেখ ফজলে ফাহিম বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি বিজিএমইএ প্রেসিডেন্ট ড. রুবানা হক বাংলাদেশ নীটওয়্যার ম্যানুফেকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন বিকেএমইএ প্রেসিডেন্ট একেএম সেলিম ওসমান এমপি মেট্রোপলিটান চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির এমসিসিআই প্রেসিডেন্ট ব্যারিস্টার নিহাদ কবীর ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই প্রেসিডেন্ট রিজওয়ান রহমানসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিরা।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1456.csv b/Bangla_fin_news_articles/1456.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f0985f3e52e850cadcac999bfa7fe7c9c9c50b24 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1456.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1456,রমজানে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ জরুরি,2021-04-08,আনিসুর রহমান,পবিত্র রমজান মাস এলেই নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়া এদেশের বেশ পুরোনো বিষয়। স্বাভাবিকভাবেই রমজানে কিছু পণ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। এ সময় ভোজ্য তেল ডাল চিনি ছোলা এবং মসলার চাহিদা বেশি থাকে। এই চাহিদাকে পুঁজি করে অসাধু চক্র নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। নানা সিন্ডিকেট তৈরি করে বাড়িয়ে দেয় পণ্যের দাম। যার প্রভাবে নিম্নমধ্যবিত্ত ও দরিদ্র মানুষের মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়ায়। খেটে খাওয়া দিনমজুর ও যাদের দৈনিক বা মাসিক আয় নির্দিষ্ট পণ্যের দাম হঠাত্ বেড়ে গেলে তাদের সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয়। তাছাড়া রমজানে এসব মানুষের আয় বৃদ্ধি পায় না বরং অনেকের আয় কমে যায়।কয়েক বছর যাবৎ একটা বিষয় দৃষ্টিগোচর হয়েছে এখন আর রমজানে দাম তেমন বাড়ছে না। সিন্ডিকেট চক্র রমজান আসার একদুই মাস আগে থেকেই পণ্যের দাম কয়েক দফা বাড়িয়ে দিচ্ছে যাতে কেউ বলতে না পারে রমজানের কারণে দাম বেড়েছে। পেঁয়াজ রসুনের দাম ঠিক থাকলেও ভোজ্য তেলসহ অন্য পণ্যের দাম ইতিমধ্যে কয়েক দফা বেড়েছে।এই সিন্ডিকেট চক্রগুলো বিভিন্ন সময় বাজার নিয়ন্ত্রণ করে। হুটহাট বাড়িয়ে দেয় পণ্যের দাম। এই সিন্ডিকেটের কারণে অনেক সময় আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম কমলেও আমাদের এখানে বেশি থাকে। অসাধু সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ভোক্তা অধিকার এবং প্রশাসন মাঠে সক্রিয় থাকলেও দাম বাড়ার হিড়িক থামে না। নানা বৈঠক আলোচনা হলেও বাস্তবে তার কার্যকারিতা খুব বেশি চোখে পড়ে না।দাম বাড়ার প্রশ্নে খুচরা বিক্রেতা দোষ চাপান পাইকারি বিক্রেতার ওপর পাইকারি বিক্রেতা দোষ চাপান আমদানিকারকের ওপর। আবার আমদানিকারক কারণ হিসেবে বলেনআমদানি মূল্য পরিবহন ব্যয় চাঁদাবাজি। এভাবে একে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে সবাই দায় এড়িয়ে যায়। এরকম চাপাচাপি যেন আমাদের স্বভাবে পরিণত হয়েছে।আমাদের দেশে উত্পাদিত পণ্যের উত্পাদক আর ভোক্তার মধ্যে দামের বিস্তর ফারাক। কৃষক যে দামে পণ্য বিক্রি করছেন সেই পণ্যই ভোক্তাকে কয়েক গুণ বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। একজন কৃষক পরিবারের সন্তান হিসেবে দেখেছি অনেক সময় পণ্য বাজারেই নেওয়া হয় না পরিবহন খরচটা উঠবে কিনা এই ভয়ে। পণ্য খেতেই নষ্ট হয়। অপরিকল্পিত বাজার ব্যবস্থার কারণে কৃষক তার কষ্টে অর্জিত পণ্যের দাম পাচ্ছে না। ফলে দারিদ্র্যের দুষ্টচক্র নামক এক অভিশাপের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্ম। গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য মতে এবার ছোলা ছাড়া অন্য পণ্যের মজুত কম। বিশ্ব বাজারে দাম কিছুটা বেশি হওয়ায় কোনো আমদানিকারক বেশি পণ্য আমদানি করছেন না। যা আমদানি করছেন তা দ্রুত দেশের বিভিন্ন প্রান্তের বাজারে চলে যাচ্ছে। ফলে রমজান শুরু হলে চাহিদা বাড়ার সঙ্গে দাম বাড়ার সংশয় রয়েছে। তাই দ্রুত পণ্য আমদানির পরিমাণ বাড়াতে হবে। টিসিবির পণ্য বিক্রির পরিমাণ আরো বৃদ্ধি করা জরুরি। টিসিবি স্থানীয় বাজার থেকে পণ্য সংগ্রহ করে। ফলে বাজারে তেমন প্রভাব পড়ছে না। এজন্য টিসিবির উচিত সরাসরি পণ্য আমদানি করা।সবশেষে বলতে চাই রমজানে অধিক চাহিদাসম্পন্ন পণ্যের দাম বাড়ানো সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষকে আরো কঠোর হতে হবে। ভাঙতে হবে সিন্ডিকেটের সব দরজাজানালা। অন্যথায় নিম্ন আয়ের মানুষের জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠবে।লেখক শিক্ষার্থীপটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1457.csv b/Bangla_fin_news_articles/1457.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e662c124bb61000e8267d2c6f2256684f019cf15 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1457.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1457,প্রত্যাহার হলো ৬৬ কোম্পানির ফ্লোরপ্রাইজ,2021-04-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে ৬৬ কোম্পানির ফ্লোরপ্রাইজ আজ বৃহস্পতিবার থেকে উঠে যাচ্ছে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি বুধবারের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সভা শেষে বিএসইসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।জানা গেছে যেসব কোম্পানির শেয়ারের দাম দীর্ঘদিন ধরে ফ্লোরপ্রাইজ বা সর্বনিম্ন মূল্যস্তরে আটকে আছে সেগুলোর মধ্য থেকে ৬৬টি কোম্পানির ফ্লোরপ্রাইজ তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ফ্লোরপ্রাইজে আটকে থাকার কারণে এত দিন কোম্পানিগুলোর শেয়ারের কাঙ্ক্ষিত লেনদেন হচ্ছিল না। এখন কোম্পানিগুলোর শেয়ার লেনদেনযোগ্য করতে ফ্লোরপ্রাইজ তুলে নেওয়া হয়।শেয়ারবাজারে অস্বাভাবিক পতন ঠেকাতে গত বছরের ১৯ মার্চ সব কোম্পানির শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোরপ্রাইজ বেঁধে দেওয়া হয়। যাতে ঐ শেয়ার সেই দামের নিচে নামতে না পারে। এ ফ্লোরপ্রাইজ বেঁধে দিয়েই মূলত গত বছরের ১৯ মার্চ সূচকের পতন থামানো হয়। এর আগে ১৮ মার্চ প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচকটি কমে ৩ হাজার ৬০০ পয়েন্টে নেমে এসেছিল। তখন সরকারের সিদ্ধান্তে বিএসইসি শেয়ারের দামের ওপর ফ্লোরপ্রাইজ আরোপ করে।ফ্লোরপ্রাইজ আরোপের পর থেকে শতাধিক কোম্পানির শেয়ার ঐ নির্ধারিত দামে আটকে যায়। দীর্ঘদিন ধরে এসব কোম্পানির উল্লেখযোগ্য শেয়ারের লেনদেন হচ্ছিল না। তাই ৬৬টি কোম্পানির শেয়ারকে লেনদেনযোগ্য করতে ফ্লোরপ্রাইজ তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1458.csv b/Bangla_fin_news_articles/1458.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d184557867d37dd30a2cf56aae0084f0cb37c837 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1458.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1458,বাংলাদেশইউএস বিজনেস কাউন্সিল গঠিত,2021-04-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দ্বিপক্ষীয় বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সম্প্রসারণে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাংলাদেশইউএস বিজনেস কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে। মঙ্গলবার ৬ এপ্রিল এই বিজনেস কাউন্সিলের উদ্বোধন করা। মার্কিন উদ্যোক্তাদের কাছে এদেশে ব্যবসাবাণিজ্যের সম্ভাবনা তুলে ধরবে এই কাউন্সিল।কাউন্সিলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি জ্বালানি ও পরিবেশ দূত মার্সিয়া ব্লুম বার্নিকাট প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সী ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ডঃ আহমদ কাইকাউস মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলার এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ইসলাম।এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন গণতন্ত্র ও উন্নয়নের দিকে আমাদের অগ্রযাত্রায় যুক্তরাষ্ট্র একটি শক্তিশালী অংশীদার হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যকে আরও সম্প্রসারণের জন্য এ ধরনের নৈতিক সহায়তা প্রদান অত্যন্ত জরুরি। এদেশে বৈদেশিক বিনিয়োগের সুবিধার্থে অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি সব ক্ষেত্রেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দেশীয় বাজারের দ্রুত সম্প্রসারণ এবং চার বিলিয়ন মানুষের বিশাল আঞ্চলিক বাজারের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান যোগযোগের কারণে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে একটি আদর্শ দেশে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। আশা করি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রবাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বকে আরও প্রসারিত করতে সহায়তা করবে। ....মার্কিন চেম্বার অব কমার্সের নির্বাহী সহসভাপতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান মেরন ব্রিলিয়ান্ট বলেন মার্কিন চেম্বার অফ কমার্সের সঙ্গে বাংলাদেশের সুদীর্ঘ বাণিজ্য সম্পর্ক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের অন্যতম বাণিজ্য অংশীদার এবং গত এক দশকে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি দেখে আমরা নিশ্চিত যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য বাংলাদেশে বিনিয়োগের নতুন নতুন সুযোগ তৈরি হবে। আমরা বিশ্বাস করি এই কাউন্সিল উভয় দেশের ব্যবসায়ী ও সরকারী নেতাদের মধ্যে একটি প্রধান সেতু হিসাবে কাজ করবে।এই কাউন্সিলের নেতৃত্ব দেবেন যুক্তরাষ্ট্রবাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের সভাপতি নিশা বিশওয়াল এবং দক্ষিণ এশিয়ার ইউএস চেম্বার অফ কমার্সের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ইউএসবাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের পরিচালক সিদ্ধান্ত মেহরা। গত ১০ বছরে দুদেশের বাণিজ্য ৩৭ দশমিক ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ২০২০ সালে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য প্রায় ৭ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে এসে দাঁড়ায়। এতে বাংলাদেশের আমদানি ও রপ্তানির পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ২ দশমিক ১৩ বিলিয়ন এবং ৫ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ....যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশ প্রধানত তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল খাতের পণ্য সবচেয়ে বেশি রপ্তানি করে থাকে তবে সাম্প্রতিক সময়ে পাদুকা চামড়া মাছ ফার্নিচার ওষুধ প্লাস্টিক খেলনা সিরামিক ও কৃষিজাত পণ্য প্রভৃতি রপ্তানি করছে পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশ সুতা রড স্টিল বয়লার এবং ওয়েল সিড প্রভৃতি পণ্য আমদানি করে থাকে।বর্তমানে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ৩ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং মোট বিনিয়োগের প্রায় ৭৭ দশমিক ২৮ শতাংশ হলো গ্যাস ও পেট্রোলিয়াম খাতে। তৈরি পোশাক মেডিক্যাল যন্ত্রপাতি অটোমোবাইল খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং তথ্যপ্রযুক্তি প্রভৃতি খাতে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে পারেন যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীরা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1459.csv b/Bangla_fin_news_articles/1459.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3261a679df6c1b206c979fa20fdbb429120a8a7e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1459.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1459,বিশ্বব্যাংকের কাছে ৪২৫০  কোটি টাকা বাজেট  সহায়তা চাইলেন অর্থমন্ত্রী,2021-04-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার প্রভাব মোকাবিলায় বিশ্বব্যাংকের কাছে আরো ৫০ কোটি ডলার বাজেট সহায়তা চাইলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। দেশীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৪ হাজার ২৫০ কোটি টাকা। বিশ্বব্যাংকআইএমএফ এর চলমান বসন্তকালীন সভা ২০২১ এ অংশ নিয়ে অর্থমন্ত্রী এ আহ্বান জানান। অর্থমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল ও বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট হার্টউইগ শেফারের নেতৃত্বে বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদলের মধ্যে সোমবার সন্ধ্যায় একটি ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় অর্থমন্ত্রী উল্লেখ করেন করোনা মহামারির কারণে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো ক্ষতিগ্রস্ত হলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বে বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন কমবেশি ভালো অবস্থানে রয়েছে।এই সংকটময় পরিস্থিতির ভয়াবহতা প্রধানমন্ত্রী শুরুতেই অনুধাবন করতে পেরে দেশের সবধরনের অর্থনৈতিক স্তরের মানুষের জন্য এ পর্যন্ত ১ লাখ ২৪ হাজার ৫৩ কোটি টাকার মোট ২৩টি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণার ব্যবস্থা করেছেন। ইতিহাসে যা একটি বিরল সাহসী পদক্ষেপ। বাংলাদেশের সব নাগরিকের জন্য বিনা মূল্যে কোভিড১৯ এ টিকা প্রদানের কার্যক্রম শুরুর বিষয়টিও উল্লেখ করেন তিনি। কর্মক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ আরো বেশি হারে বাড়ানোর লক্ষ্যে ছাত্রীদের জন্য প্রযুক্তিগত ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রকল্পে এবং করোনার প্রভাব মোকাবিলায় বাজেট সাপোর্ট হিসেবে ৫০ কোটি ডলার সহযোগিতার জন্য আহ্বান জানান অর্থমন্ত্রী। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে সভায় বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়নে বিশ্বব্যাংকের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন অর্থমন্ত্রী। সেই সঙ্গে চলমান করোনা মহামারিজনিত কারণে দেশের ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমবাজার আর্থিক ও সামাজিক খাত সচল রাখার লক্ষ্যে বিশ্বব্যাংকের প্রোগ্রামেটিক জবস ডেভেলপমেন্ট পলিসি ক্রেডিট ডিপিসি প্রকল্পের আওতায় ঋণ সহায়তা এবং করোনার ভ্যাকসিনের জন্য ৫০ কোটি ডলার অর্থায়নের জন্যও তিনি বিশ্বব্যাংকের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সদস্য হিসেবে অর্থমন্ত্রী অর্থসচিব ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সচিব আলোচনায় অংশ নেন। অন্যদিকে বিশ্বব্যাংকের পক্ষে হার্টউইগ শেফার ও কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি মিয়ং টিমবন আলোচনায় অংশ নেন। সভায় পরিবেশগত উন্নয়ন ও সুরক্ষা নিশ্চিতকরণের জন্য প্রস্তাবিত ইকোলজিক্যাল রেস্টোরেশন সাপোর্ট টু রিভার অ্যান্ড ক্যানেল এরাউন্ড ঢাকা শীর্ষক প্রকল্পে পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন পরিবহন নদীকেন্দ্রিক পর্যটনের উন্নয়নে টেকসই পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো তৈরিসহ এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সহযোগিতার জন্য বিশ্বব্যাংককে অর্থমন্ত্রী অনুরোধ জানান।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1460.csv b/Bangla_fin_news_articles/1460.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4c00f21ce31af5a10316b20c19e396dfba52b959 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1460.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1460,কার্যক্রম চলবে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায়,2021-04-07,সালাহউদ্দিন মো রেজা চট্টগ্রাম অফিস,অবশেষে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল পিসিটি অপারেশন কার্যক্রম চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইতিপূর্বে পিসিটির অপারেশন পরিচালনায় বিদেশি অপারেটর নিয়োগসহ অন্তত তিন ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও বন্দর কর্তৃপক্ষের নতুন পরিচালনা বোর্ড নিজস্ব উদ্যোগে এর পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা যায়।গত বছর মার্চ মাসে বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রথম বোর্ড সভার প্রথম সিদ্ধান্তে বলা হয় স্থানীয় বার্থটার্মিনাল অপারেটর লিড পার্টি হিসেবে বিদেশি অপারেটরের সঙ্গে যৌথভাবে জেভি পিসিটি পরিচালনা করবে। এক্ষেত্রে চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনারকার্গো হ্যান্ডলিং রেগুলেশন ২০০১এর সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদের সঙ্গে উক্ত সিদ্ধান্তের কোনো প্রকার ব্যত্যয় ঘটে কি না সে ব্যাপারে বন্দর কর্তৃপক্ষের আইন কর্মকর্তা ও আইন উপদেষ্টার মতামতও গ্রহণ করা হয়।পরবর্তী সময়ে গত বছরের জুন মাসে অপর এক বোর্ড সভার সিদ্ধান্তে বলা হয় বর্তমান প্রেক্ষাপটে পিসিটির কাজ দ্রুত শুরু করতে হলে ইকুইপমেন্টের সংস্থান রাখা প্রয়োজন। যা বিগত বোর্ড সভায় ইকুইপমেন্ট সংস্থান বাদ দেওয়া হয়েছিল। জুন মাসের বোর্ড সভায় বন্দরের নিজস্ব তহবিল থেকে ইকুইপমেন্ট কেনার প্রস্তাব রেখে উক্ত প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। একইভাবে পূর্বের অপারেটর নিয়োগের সিদ্ধান্ত বাদ দেওয়া হয়। সভায় পিসিটির অপারেশন পদ্ধতি বন্দর কর্তৃপক্ষ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত মোতাবেক প্রকল্প সমাপ্তির অন্তত ছয় মাস পূর্বে গ্রহণ করা হবে বলে বলা হয়। কিন্তু জানা যায় মন্ত্রণালয় উক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করে পিসিটির অপারেশন পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ পিপিপি পদ্ধতিতে করা হবে মর্মে নতুন প্রস্তাব পাঠানোর জন্য বন্দর কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয়। উক্ত নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে বন্দর কর্তৃপক্ষ নতুন করে পিপিপি পদ্ধতিতে অপারেশন সংক্রান্ত নতুন প্রস্তাব পাঠায়। জানা যায় উক্ত প্রস্তাব সম্প্রতি কেবিনেট কমিটিতে অনুমোদনও হয়।এদিকে আগামী জুন মাসে পিসিটির তিনটি জেটি এবং একটি ডলফিন জেটির মধ্যে একটি জেটি এবং ডলফিন জেটির কাজ সম্পন্ন হচ্ছে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ এই দুটি জেটি নিজস্ব ব্যবস্থাপনা ও ইকুইপমেন্ট দিয়ে পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ শাহজাহান ইত্তেফাককে জানান চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পিসিটি পরিচালনায় সক্ষম। তিনি বলেন চট্টগ্রাম বন্দরের কিছু আরটিজিসহ অন্যান্য ইকুইপমেন্ট ব্যবহার করে জুন মাসে পিসিটির একটি জেটি এবং ডলফিন জেটি পরিচালনা শুরু করা হবে। তিনি বলেন উক্ত জেটিতে গ্যান্ট্রিক্রেনের প্রয়োজন পড়বে না। কারণ যে সব জাহাজের নিজস্ব ক্রেন রয়েছে ঐসব জাহাজ ঐ জেটিতে ভিড়বে। তিনি বলেন সরকার পরবর্তী সময়ে যে পদ্ধতিতে পিসিটির অপারেশন চালানোর সিদ্ধান্ত নেবে তখন সে অনুযায়ী পরিচালিত হবে। ইতিমধ্যে তিনচারটি বিদেশি প্রতিষ্ঠান পিসিটির অপারেশন কাজ পরিচালনার আগ্রহ দেখিয়েছে বলে তিনি জানান।চট্টগ্রাম বন্দরের উৎপাদনশীলতা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায় এবং দেশের আমদানিরপ্তানির প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পাওয়ায় চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য নতুন টার্মিনাল ও জেটি নির্মাণ জরুরি হয়ে পড়ে। ২০০৭ সালের পর চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন কোনো টার্মিনাল নির্মাণ হয়নি। তাছাড়া সরকার দেশে ইতিমধ্যে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এসইজেড নির্মাণের কাজ শুরু করেছে। এদিকে চট্টগ্রাম বন্দর বেটার্মিনাল ও গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করলেও তা সহসা নির্মাণ সম্ভব নয়। ফলে ২০১৮ সালে চট্টগ্রাম বন্দর চট্টগ্রাম বিমানবন্দর সংলগ্ন কর্ণফুলী নদীর তীরে পিসিটি নির্মাণের কাজ শুরু করে। প্রায় ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ব্যয়ে পিসিটির নির্মাণকাজ গত বছর সম্পন্ন হওয়ার কথা থাকলেও তার সময় আরও প্রায় এক বছর বাড়িয়ে চলতি বছরের ডিসেম্বরে সম্পন্ন করার টার্গেট ধরা হয়েছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1461.csv b/Bangla_fin_news_articles/1461.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d72e5a80b45ac52cce4966fda95e5d2263a9bb23 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1461.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1461,ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি পদে থাকতে পারবেন না বুলবুল,2021-04-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক চলতি দায়িত্ব হিসেবে এএসএম বুলবুলকে দায়িত্ব পালন থেকে বিরত রাখতে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটি অ্যান্ড কাস্টমাস সার্ভিসেস বিভাগ থেকে এ বিষয়ে ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান বরাবর একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক মো. শফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে মঙ্গলবার ৬ এপ্রিল জারি করা চিঠির মাধ্যমে এএসএম বুলবুলকে ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক চলতি দায়িত্ব হিসেবে নিয়োজিত করা হয়েছে যা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের নির্দেশনার পরিপন্থী।এ অবস্থায় এএসএম বুলবুলকে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন থেকে বিরত রাখতে অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1462.csv b/Bangla_fin_news_articles/1462.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7fa8f460e4b2d159afd5cf4150f4c21f2f8caed8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1462.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1462,ডেইলি শপিংয়ে বেশি কেনাকাটায় আকর্ষণীয় পুরস্কার,2021-04-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের জনপ্রিয় রিটেইল চেইনশপ ডেইলি শপিংএ শুরু হয়েছে কাস্টমার চ্যাম্পিয়নশিপ২০২১ ক্যাম্পেইন। এর আওতায় ক্রেতারা ক্যাম্পেইন চলাকালীন তিন মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কেনাকাটা করলে পাবেন নিশ্চিত পুরস্কার। ১ এপ্রিল শুরু হয়ে ক্যাম্পেইনটি চলবে ৩০ জুন পর্যন্ত।পুরস্কার হিসেবে আড়াই লাখ টাকার কেনাকাটায় জন্য থাকছে ভিশন ৩২ ইঞ্চি এলইডি টেলিভিশন দুই লাখ টাকার জন্য ভিশন হর্ট অ্যান্ড ওয়ার্ম ওয়াটার পিউরিফায়ার দেড় লাখ টাকার জন্য থাকছে ভিশন ইলেকট্রিক ওভেন ৯০ ও ৭৫ হাজার টাকার জন্য যথাক্রমে তিন হাজার ৬০০ টাকা ও তিন হাজার টাকার ক্যাশ ভাউচার। যতজন ক্রেতা উল্লিখিত পরিমাণ পণ্য কিনবেন ততজনই পুরস্কার পাবেন। একজন ক্রেতা একাধিক পুরস্কারও পেতে পারেন। .....ডেইলি শপিংয়ের জেনারেল ম্যানেজার গালিব ফাররোখ বখত্ বলেন আমাদের ডেইলি শপিংয়ের শোরুমগুলো অধিকাংশই আবাসিক এলাকার কাছাকাছি যেন ক্রেতারা হাতের নাগালে সব ধরনের পণ্য ন্যায্যমূল্যে ক্রয়ের সুযোগ পান। আমাদের প্রচুর ক্রেতা রয়েছেন যারা পুরো মাসের বাজারসহ প্রয়োজনীয় সব পণ্যই ডেইলি শপিং থেকে কেনেন। আমরা মনে করি এই ক্যাম্পেইনের ফলে সেসব ক্রেতার পাশাপাশি নতুন ক্রেতারাও ডেইলি শপিং থেকে কেনাকাটা করতে আরও বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন।তিনি আরও বলেন সম্প্রতি করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সারাদেশে সাত দিনের লকডাউন জারি করা হয়েছে। তবে নিত্যপ্রয়োজনীয় কেনাকাটার জন্য সরকার নির্ধারিত সময় পর্যন্ত ডেইলি শপিং খোলা থাকছে। এছাড়া আমরা ক্রেতাদের সুবিধার জন্য হোম ডেলিভারির পরিসরও বাড়িয়েছি। ক্রেতারা নিজ নিজ এলাকায় থাকা ডেইলি শপিংয়ের শোরুমে ফোন দিয়ে পণ্যের অর্ডার করতে পারবেন।ডেইলি শপিংয়ের ব্র্যান্ড ম্যানেজার ওমর ফারুক জানান বর্তমানে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে ডেইলি শপিংয়ের ৪৯টি শোরুম চালু রয়েছে। এসব শোরুম থেকে চাল ডাল চিনি দুধ ঘি মসলা টয়লেট্রিজ পণ্য শিশু খাদ্য বেভারেজ পার্সোনাল কেয়ার ইলেকট্রনিকস ও হাউজওয়্যার পণ্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারছেন ক্রেতারা।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1463.csv b/Bangla_fin_news_articles/1463.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f159b77364f45dbcf3ea590068ef0cec0f30231b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1463.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1463,চট্টগ্রামে উন্মুক্ত হলো নান্দনিক বালি আর্কেড,2021-04-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হল চট্টগ্রামের বৃহৎ সুপারমল বালি আর্কেড। শেঠ গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান শেঠ প্রপার্টিজ লিমিটেডের একটি সিগনেচার প্রকল্প হিসেবে বিশ্বমানের সুবিধা নিয়ে নান্দনিক শৈল্পিকতায় নির্মিত হয়েছে এই সুপারমলটি। ২টি বেজম্যান্ট কার পার্কিং সম্বলিত ১৪ তলা বিশিষ্ট স্বয়ংসম্পূর্ণ বাণিজ্যিক কমপ্লেক্স হিসেবে বালি আর্কেড প্রকল্পটি নির্মিত হয়েছে শহরের প্রাণকেন্দ্র চকবাজার সিরাজুদ্দৌলা সড়কে।সুপারমল উদ্বোধন করেন শেঠ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলহাজ্ব মোহাম্মদ সোলায়মান আলম শেঠ। তিনি বলেন পুরো রমজান মাস জুড়ে নানা আনুষ্ঠানিকতায় বালি আর্কেডে দেশখ্যাত তারকাদের প্রতিনিয়ত অংশগ্রহণ থাকবে। রমজানে বালি আর্কেড থেকে শপিং করলেই সকল ক্রেতা পাবেন বিশেষ উপহার।এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন শেঠ গ্রুপের সিইও ও পরিচালক মোঃ আফতাব আলম শেঠ পরিচালক মোঃ নুরুল আলম শেঠ পরিচালক হিসাব ওয়াহিদুল আলম শেঠ পরিচালক মোঃ মাশহুর আলম শেঠ পরিচালক মোঃ উজায়ের আলম শেঠ পরিচালক মিসেস সারিস্ত বিনতে নুর পরিচালক উমায়ের আলম শেঠ পরিচালক অপারেশন টুলুউশ্শামস্। শপিংমলে ৩টি সিনেপ্লেক্স ২টি ফুডকোট কনভেনশন হলসহ সর্বমোট ২৬০টি শপ শোরুম এবং ডিসপ্লে সেন্টার রয়েছে। বিশ্বমানের আর্কিটেকচারাল ডিজাইনে নির্মিত এই প্রকল্পে রয়েছে ৩০ হাজার স্কয়ার ফিটের দেশের অন্যতম বৃহৎ এমিউজমেন্ট পার্ক ও তিনটি সিনেপ্লেক্স। রয়েছে চট্টগ্রামের প্রথম এবং সর্ববৃহৎ অভিজাত শ্রেণির ফ্যামিলি এন্টারটেইনমেন্ট ডেস্টিনেশন ক্যাসাব্লাঙ্কা।বিশ্বমানের সুপারমল বালি আর্কেডে আরও রয়েছে আন্তর্জাতিকমানের পৃথক পৃথক কুইজিন বেইস ফুডকোট স্বতন্ত্র লেডিস জোন। যেখানে ক্রেতাবিক্রেতা সকলেই থাকবেন নারী।এছাড়া রয়েছে বিভিন্ন ব্র্যান্ডশপ সম্বলিত মোবাইল ফোন মোবাইল এক্সেসরিজ কসমেটিক জোন জেন্টস ব্র্যান্ডশপ লাইফস্টাইল পার্লারসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডপ্রতিষ্ঠান যেখানে ১৫০ টির ও অধিক গাড়ী পার্কিং রয়েছে। পুরো শপিংমলে ফ্রি ওয়াইফাইয়ের ব্যবস্থা রয়েছে।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1464.csv b/Bangla_fin_news_articles/1464.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b3231a70d5605b73e0efc90a51ef3d52eed4f154 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1464.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1464,৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত সেন্ডমানি ফ্রি নির্দেশনা মানছে না বিকাশ,2021-04-06,রেজাউল হক কৌশিক,বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা মানছে না মোবাইল ব্যাংকিং ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস এমএফএস প্রোভাইডার বিকাশ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী লকডাউনে এমএফএস সার্ভিসগুলো সেন্ড মানিতে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত কোন চার্জ নিতে পারবে না। তবে এক্ষেত্রে দেশের সবচেয়ে বড় এমএফএস কোম্পানি বিকাশ আগের মতই কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সাধারণ গ্রাহক।এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার সংশ্লিষ্ট সবাইকে মানতে হবে। সার্কুলার জারি হওয়ার অর্থ হলো তা পালন করা অত্যাবশ্যকীয় হয়ে যায়। কেউ যদি সেটা না মানে এবং তার প্রমাণ বাংলাদেশ ব্যাংক পায় তাহলে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।এখনো পর্যন্ত নির্দেশনা না মানা বিষয়ে বিকাশের হেড অব কমিউনিকেশন্স ও পিআর শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম ইত্তেফাককে বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা মানার জন্য আমরা কাজ করছি। এখানে টেকনোলজিক্যাল ইন্টারভেনশনের বিষয় আছে। টেকনোলজি একটা প্রসেসে কাজ করে। আমরা চেষ্টা করছি দ্রুত বিষয়টার সমাধান করা। খুব শিগগিরই সম্ভবত আজকেই এটার সমাধান হয়ে যাবে। বাস্তবিক ভাবে কোন কোম্পানিই এটা করতে পারেনি বলেও দাবি করেন তিনি।করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে দেশে গত সোমবার থেকে এক সপ্তাহের জন্য লকডাউন শুরু হয়েছে। এ সময়ে আর্থিক লেনদেন ঠিক রাখতে এটিএম বুথ এজেন্ট ব্যাংকিং ইন্টারনেট অ্যাপ ও ইউএসএসডিভিত্তিক সব লেনদেন নিরবচ্ছিন্ন রাখতে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ নগদ রকেট প্রভৃতি এর সেন্ডমানি ফ্রি করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় প্রতি মাসে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত সেন্ডমানিতে গ্রাহককে অতিরিক্ত কোনো চার্জ দিতে হবে না। অবশ্য একজন গ্রাহক আরেকজন গ্রাহককে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিনা খরচে সেন্ডমানি করতে পারবে। আর সেন্ড মানির মাসিক সীমা ৭৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লাখ টাকা করা হয়েছে। তবে সেন্ডমানি ছাড়া ক্যাশ আউটসহ অন্য সেবায় চার্জ থাকছে আগের মতোই। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের গ্রাহকরা লকডাউন চলাকালে এ সুবিধা পাবেন।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1465.csv b/Bangla_fin_news_articles/1465.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f035ceb140891749743ec6a6c4b5b2e861d69860 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1465.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1465,লকডাউনের ধাক্কা পুঁজিবাজারে,2021-04-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মহামারি করোনা ভাইরাসের প্রকোপ কমাতে আজ সোমবার থেকে এক সপ্তাহের লকডাউন দিয়েছে সরকার। এতে আতঙ্কিত হয়ে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীরা বিক্রি বাড়িয়ে দেন। ফলে অনেক কোম্পানির ক্রেতা সংকট দেখা দেয়। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে সূচকের ওপরে। আর লেনদেন শেষে বড় ধরনের পতন দেখা গেছে। গত এক বছরের মধ্যে গতকালই সবচেয়ে বড় পতন হলো।এদিকে লকডাউনের কারণে ব্যাংকে লেনদেনের সময় কমিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে শেয়ারবাজারের লেনদেনের সময়ও কমানো হয়েছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি জানিয়েছে শেয়ারবাজারে লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। অর্থাৎ লেনদেন হবে মাত্র দুই ঘণ্টা। আর ব্যাংকের লেনদেন হবে আরো আধাঘণ্টা বেশি হবে। ১০টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত গ্রাহকরা ব্যাংকে লেনদেন করতে পারবেন।বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানেরই দাম কমেছে। দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে মাত্র সাতটি প্রতিষ্ঠান। দাম কমেছে ২৫১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের। আর ৬৬টির দাম অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা। যা আগের কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ছিল ৪ লাখ ৫৮ হাজার ৬৮০ কোটি টাকা। অর্থাত্ একদিনেই ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১৫ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা। মূলধন বাড়ার অর্থ হলো তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম সম্মিলিতভাবে ঐ পরিমাণ বেড়েছে।বড় অঙ্কের বাজার মূলধন কমার পাশাপাশি সবকটি মূল্যসূচকের বড় পতন হয়েছে। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক আগের দিনের তুলনায় ১৮১ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৮৮ পয়েন্টে নেমে গেছে। এর মাধ্যমে গত বছরের ৯ মার্চের পর সূচকটির সব থেকে বড় পতন হলো। প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি বড় পতন হয়েছে ডিএসইর অপর দুই সূচকের। এর মধ্যে ডিএসই৩০ সূচক ৮২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯০১ পয়েন্টে নেমে গেছে। আর ডিএসইর শরিয়াহ্ সূচক ৩৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৬৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল এক শতাংশের ওপরে দাম কমেছে ২৩৮টির। এর মধ্যে ৪১টি দিনের দাম কমার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করেছে। আর ৪ শতাংশের ওপরে দাম কমেছে ১৪৭টির। ১৫০টির দাম কমেছে ৫ শতাংশের ওপরে। গতকাল ডিএসইর লেনদেন হয়েছে ৫২১ কোটি ১৭ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৪৫১ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ৬৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৫৪২ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ২১৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৩টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৪টির। আর ১৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।তথ্য মতে গত বছর যখন দেশে করোনার প্রকোপ শুরু হয় তখন বাজারে বড় পতন হয়েছিল। গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। ঐ সংবাদে ৯ মার্চ ভয়াবহ ধস নামে শেয়ারবাজারে। সেসময় একদিনে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ২৭৯ পয়েন্ট পড়ে যায়। আর তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমে যায় ১৭ হাজার ২৯১ কোটি টাকা। বড় ওই ধসের পরও শেয়ারবাজরে ধস চলতে থাকে। পরিস্থিতির ভয়াবহতা অনুধাবন করে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস শেয়ারের দামের সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। পরে বন্ধ করে দেওয়া হয় লেনদেন। টানা ৬৬ দিন বন্ধ ছিল শেয়ারবাজারের লেনদেন।এরপর বিএসইসির নতুন কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর গত বছরের ৩১ মে শেয়ারবাজারে আবার লেনদেন শুরু হয়। সেই সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়। এতে বাজারে ইতিবাচক প্রভাবও পড়ে। কিন্তু এখন নতুন করে আবার ধাক্কা খেল শেয়ারবাজার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1466.csv b/Bangla_fin_news_articles/1466.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c876bc3461318347f30c995c594292332620bac7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1466.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1466,লকডাউনে ব্যাংকে লেনদেন হবে আড়াই ঘণ্টা,2021-04-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,লকডাউনের সাতদিন দেশের তফসিলি ব্যাংকগুলো সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত গ্রাহক লেনদেন করতে পারবে। অর্থাৎ লেনদেন হবে আড়াই ঘণ্টা আর ব্যাংক খোলা থাকবে দুপুর ২টা পর্যন্ত।রবিবার ৪ এপ্রিল দুপুরেবাংলাদেশ ব্যাংকের একটি প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ব্যাংকিং ব্যবস্থা সীমিত পরিসরে চালু থাকবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেবে।এ সময়ে লেনদেন চলাকালীন নির্দেশনা হলোক. ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও শাখাসমূহে জরুরি ব্যাংকিং সেবা প্রদান অব্যাহতনির্বিঘ্ন রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় জনবলের বিন্যাস ও উপস্থিতির বিষয়টি ব্যাংক স্বীয় বিবেচনায় সম্পন্ন করবে। এক্ষেত্রে শাখার নিকটবর্তী স্থানে বসবাসরত কর্মকর্তাকর্মচারীদের উপস্থিতির বিষয়টি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনা করা যেতে পারে। জনস্বার্থে ব্যাংকিং সেবা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি কর্মকর্তাকর্মচারীদের উপস্থিতি ও অফিসের কর্মপরিবেশে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ সংক্রান্ত সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা যথাযথভাবে পরিপালনের বিষয়টিও নিশ্চিত করতে হবে। খ. গ্রাহকদের হিসাবে সর্বপ্রকার জমা এবং উত্তোলন ডিমান্ড ড্রাফটপেঅর্ডার ইস্যু ও জমা গ্রহণ ট্রেজারি চালান গ্রহণ সরকারের বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমের আওতায় প্রদত্ত ভাতাঅনুদান বিতরণ বৈদেশিক রেমিট্যান্সের অর্থ পরিশোধ অভ্যন্তরীণ ও আন্তঃশাখা অর্থ স্থানান্তর এনআরবি বন্ডে এবং বিভিন্ন প্রকার জাতীয় সঞ্চয় সার্টিফিকেটের মেয়াদপূর্তিতে নগদায়ন ও কুপনের অর্থ পরিশোধ প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ইউটিলিটি যথা গ্যাসপানি বিদ্যুৎটেলিফোন বিল গ্রহণসহ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক চালু রাখা বিভিন্ন পেমেন্ট সিস্টেমেরক্লিয়ারিং ব্যবস্থার আওতাধীন অন্যান্য লেনদেন সুবিধা প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।গ. নগদ জমা ও উত্তোলনের জন্য অনলাইন সুবিধা সংবলিত ব্যাংকসমূহের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের লেনদেনের সার্বিক সুবিধা নিশ্চিত করে সিটি করপোরেশন ও জেলা সদরে কার্যরত যেসব ব্যাংকের দুই কিলোমিটারের মধ্যে একাধিক শাখা রয়েছে সেক্ষেত্রে সুবিধাজনক একটি শাখা অথরাইজড ডিলার শাখা ব্যতীত হতে গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করার শর্তে অভ্যন্তরীণ সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে। তবে বন্ধকৃত শাখার গ্রাহকগণের গ্রাহক সেবা প্রাপ্তি বিষয়ে অবহিত করতে উক্ত শাখার দৃশ্যমান স্থানে তা বিজ্ঞপ্তি আকারে প্রদর্শন নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া অনলাইন সুবিধা বহির্ভূত ব্যাংকের অন্যান্য শাখা খোলা রাখতে হবে। ঘ. বিশেষ ব্যবস্থাধীনে ইতঃপূর্বে মঞ্জুরিকৃত এবং বিতরণের অপেক্ষায় থাকা ঋণের অর্থ ছাড়করণ বিভিন্ন প্রণোদনাগুচ্ছের আওতাধীন কার্যক্রম শ্রমঘন শিল্প এলাকায় শ্রমিকদের বেতনভাতা পরিশোধ এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে যাবতীয় ঋণ নিয়মাচার পরিপালনপূর্বক রফতানি বিল ক্রয় ঋণ মঞ্জুর ও বিতরণ অব্যাহত রাখতে হবে।ঙ. গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি বৈদেশিক লেনদেন সম্পাদনের জন্য বৈদেশিক বাণিজ্য অথরাইজড ডিলার শাখাসমূহেও লেনদেন অব্যাহত রাখতে হবে।চ. সমুদ্রস্থলবিমান বন্দর এলাকায় পোর্ট ও কাস্টমস এলাকা অবস্থিত ব্যাংকের শাখাউপশাখাবুথসমূহ সার্বক্ষণিক খোলা রাখার বিষয়ে আগস্ট ৫ ২০১৯ এ জারিকৃত ডিওএস সার্কুলার লেটার নং২৪ অনুসারে স্থানীয় প্রশাসনসহ বন্দরকাস্টমস কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনাক্রমে স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন নিশ্চিতপূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।ছ. এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের লেনদেন সময়সূচি ও কার্যক্রম বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকসমূহ স্বীয় বিবেচনায় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।জ. এটিএম ও কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন চালু রাখার সুবিধার্থে এটিএম বুথগুলোতে পর্যাপ্ত নোট সরবরাহসহ প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যাংকিং সুবিধা সার্বক্ষণিক চালু রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ এবং এটিএম বুথগুলোতে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য সুরক্ষাস্যানিটাইজেশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।ঞ. পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত ব্যাংকের সান্ধ্যকালীন এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সাপ্তাহিক ছুটিকালীন ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১ এর ৪৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করা হলো।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1467.csv b/Bangla_fin_news_articles/1467.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fd522dd150baaa715c16af8a26feaa3424efc4fe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1467.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1467,হেফাজতের আমিরসহ ৫৪ নেতার ব্যাংক হিসাব তলব,2021-04-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির জুনায়েদ বাবুনগরী মহাসচিব নূর হুসাইন কাসেমীসহ ৫৪ নেতার ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট।সরকারের একটি সংস্থার চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে এই হিসাব তলব করা হয়েছে।হেফাজতের আমিরও মহাসচিব ছাড়াও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মুহাম্মদ মামুনুল হক হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সহসভাপতি মুহাম্মদ মাহফুজুল হক ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাই পীর সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাইল করীম মহাসচিব সৈয়দ ফয়জুল করীম আলহাইয়্যাতুল উলয়াও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের সভাপতি মাহমুদুল হাসান ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদের ব্যাংক হিসাব তলব করা হয়েছে। এছাড়াএই নেতারাসহ বিভিন্ন জেলায় হেফাজতের ৫৪ নেতার ব্যাংক হিসাব তলব করা হয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1468.csv b/Bangla_fin_news_articles/1468.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..84ab768db0bc2ad4979beee333f39ea6e545b99b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1468.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1468,মোবাইল আর্থিক সেবা অর্থনীতিতে এনেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন,2021-04-03,রেজাউল করিম খোকন,বাংলাদেশের এগিয়ে চলা অর্থনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে মোবাইল আর্থিক সেবা। এখন দেশের মোট জনসংখ্যার বড় একটি অংশের প্রতি মুহূর্তের আর্থিক প্রয়োজনে অপরিহার্য ব্যাপার হয়ে উঠেছে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস এমএফএস। হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি এখন দৈনন্দিন নানা প্রয়োজনে মানুষের নগদ টাকার চাহিদা মেটাচ্ছে। বর্তমানে দেশের জনগোষ্ঠীর বড় একটি অংশ মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের তথা এমএফএস সেবার গ্রাহক।সর্বশেষ গত জানুয়ারি ২০২১এর তথ্য অনুযায়ী দেশে বর্তমানেই এই আর্থিক সেবার গ্রাহক সংখ্যা প্রায় ১৪ কোটি। তবে সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা পাঁচ কোটির কাছাকাছি। ১২ কোটি প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের দেশে এ সংখ্যা কোনোভাবেই কম বলার উপায় নেই। ব্যাংকে না গিয়ে দৈনন্দিন ছোট ছোট নানা প্রয়োজনে মানুষ এখন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের আশ্রয় নিচ্ছে। ছোটখাটো লেনদেনে ব্যবহার হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং। বিশেষ করে নানা ধরনের পরিষেবা বিল বিদ্যু ওয়াসা গ্যাস টেলিফোন পরিশোধ স্কুলকলেজের বেতন অনলাইনে কেনাকাটা সরকারি ভাতা পেনশন বাস ট্রেন থেকে শুরু করে প্লেনের টিকিট ক্রয় বিমার প্রিমিয়াম পরিশোধ মোবাইল রিচার্জ বিভিন্ন অনুদান সাহায্য ইত্যাদি প্রদানে আজকাল চট করেই মোবাইল আর্থিক সেবার কথা ভাবছে সবাই। বর্তমানে খুব সহজেই ব্যাংক হিসাব থেকে টাকা আনা সম্ভব হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং হিসাবে। আবার মোবাইল ব্যাংকিং হিসাব থেকেও ব্যাংকে টাকা জমা করা যাচ্ছে। ক্রেডিট কার্ড কিংবা ব্যাংকঋণের কিস্তির টাকাও জমা দেওয়া যাচ্ছে এর মাধ্যমে। এভাবেই শহর বন্দর এমনকি প্রত্যন্ত গ্রামের সব শ্রেণী পেশার মানুষের কাছে থাকা মোবাইল ফোনটি যেন নিজের জন্য একটি ব্যাংক হয়ে উঠছে। আগে ব্যাংক শাখায় সশরীরে উপস্থিত হয়ে বিভিন্ন ধরনের সেবা গ্রহণে যে সময় ও শ্রম ব্যয় হতো তা এখন পুরোটাই লাঘব হয়েছে মোবাইল আর্থিক সেবার দ্রুত বিকাশ এবং চমৎকার গতিশীলতার কারণে।২০১১ সালের মার্চে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আর্থিক সেবার দ্রুত বিকাশ ঘটেছে। গত একদশক সময়ে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসা। ঘরে ঘরে এখন এর ব্যাপক ব্যবহার চলছে। বেসরকারি খাতের ডাচবাংলা ব্যাংক প্রথম এ সেবা চালু করে। পরবর্তীকালে ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস চালু করে বিকাশ। পরবর্তী সময়ে আরো অনেক ব্যাংক মোবাইল ফোনে আর্থিক সেবার আলাদা আলাদা প্রকল্প চালু করে। বর্তমানে দেশের ১৫টি ব্যাংক মোবাইল আর্থিক সেবা প্রদান করছে। বিকাশ রকেট নগদ ইউক্যাশ প্রভৃতি মিলিয়ে দেশে এখন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সেবা গ্রহণকারী গ্রাহকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৪ কোটিতে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী গত জানুয়ারি শেষে এ সেবার গ্রাহক সংখ্যা ১০ কোটি ৫ লাখ। ....জানুয়ারিতে গড়ে দৈনিক লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৮৪৬ কোটি টাকা। বর্তমানে মোবাইল আর্থিক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে তীব্র প্রতিযোগিতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তুলনামূলক বেশি সুযোগ সুবিধা প্রদান এবং অপেক্ষাকৃত কম মাশুলে আর্থিক সেবা প্রদানে কে কার চেয়ে বেশি এগিয়ে থাকতে পারে তার প্রতিযোগিতা এক্ষেত্রে চমৎকার গতির সঞ্চার করেছে সন্দেহ নেই। অতীতে ব্যাংকের কিংবা ডাকঘরের মানি অর্ডারের মাধ্যমে আত্মীয় পরিবারপরিজন কিংবা ব্যবসা সংক্রান্ত কাজে আর্থিক স্থানান্তরে দীর্ঘ সময় লাগতো। যথাসময়ে টাকা প্রাপ্তির কোনো নিশ্চয়তা ছিল না। অনেক ক্ষেত্রে অসত্ ব্যাংক কর্মকর্তা ও ডাকঘরের কর্মচারীদের দৌরাত্ম্যে অসহায় বোধ করতেন সাধারণ মানুষ। কিন্তু এখন মোবাইল অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং এর বিভিন্ন সুবিধা পাওয়া সম্ভব। মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম এতদিন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে চালু থাকলেও বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা ছিল অকল্পনীয় ব্যাপার। ডিজিটাল লাইফ স্টাইলে নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা। এর ফলে সমাজের সব শ্রেণির মানুষ সাশ্রয়ী ও নিরাপদ ব্যাংকিং সুবিধা পাচ্ছে খুব সহজেই। এমনিতেই বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার পূরণে বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে আধুনিক ও ডিজিটাল প্রযুক্তিনির্ভর করতে ইতিমধ্যে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। এ ধরনের পদক্ষেপগুলোর মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিং অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি। এ সেবার মাধ্যমে যদি দেশের শতকরা ৫০ ভাগ মোবাইল ফোন গ্রাহককে ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনা যায় তাহলে আমাদের সবার জীবনযাপনে গতির সঞ্চার হবে আরো অনেক বেশি। ব্যাংকে যাওয়াআসার ঝক্কিঝামেলা থেকে বেঁচে যাবেন বেশির ভাগ গ্রাহক। ঘরে বসে কিংবা নিজের অফিসে বসেই ব্যাংকিং কর্মকাণ্ড সম্পন্ন করতে পারবেন। বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালুর ক্ষেত্রে অধিকাংশ ব্যাংকই জোর তত্পরতা শুরু করে দিয়েছে। ব্যাংকের গ্রাহকদের মধ্যে বেশ সাড়া জাগিয়েছে এসএমএম ব্যাংকিং। এ সুবিধা পেতে হলে সংশ্লিষ্ট শাখার গ্রাহক হতে হয়। নির্ধারিত রেজিস্ট্রেশন ফরম নমুনা স্বাক্ষরসহ স্পেফিসেকেশন সিগনেচার পূরণ করে শাখায় জমা দিয়ে রেজিস্টার্ড সদস্য হতে হয়। ব্যাংকের কোনো নতুন পণ্যসেবা ব্যাংকিং অথবা অন্যান্য তথ্য ইত্যাদি স্বয়ংক্রিয়ভাবে এসএমএসএর মাধ্যমে পেতে হলে অবশ্যই অ্যাকাউন্ট হোল্ডার মানে হিসাবধারীকে এসএমএস ব্যাংকিংয়ের রেজিস্ট্রার্ড সদস্য হতে হবে। এসএমএসএর মাধ্যমে অ্যাকাউন্টের ব্যালেন্স লেনদেনের সংক্ষিপ্ত বিবরণী বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার ফরেন্স কারেন্সি রেট মেয়াদি ও সঞ্চয়ী হিসাবে মুনাফার হার ইত্যাদি জানা সম্ভব হচ্ছে।মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রকৃত অনলাইন ব্যাংকিং সেবা প্রদান করা যাচ্ছে। সারা দেশের যে কোনো জায়গায় যে কোনো সময়ে ব্যাংকিং সেবা প্রদান সহজতর হয়ে উঠেছে। এটা তুলনামূলকভাবে বেশ সুবিধাজনক সহজলভ্য ও নিরাপদও বটে। মোবাইল ব্যাংকিংএ পরিচালিত সেবাগুলোর মধ্যে রয়েছে গ্রাহক নিবন্ধন নগদ টাকা জমাদান নগদ টাকা তোলা যা ব্যাংক মনোনীত এজেন্টরা তাদের নিজস্ব মোবাইল থেকে লেনদেন পরিচালনা করবেন। এ ধরনের ব্যাংকিং সেবা বিভিন্ন এজেন্টের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। অন্যদিকে মার্চেন্ট পরিচালিত সেবার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের কেনাকাটার বিল পরিশোধ। কিন্তু এখন মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস ব্যাপকভাবে চালু হওয়ায় অতীতের যত দুর্ভোগ কষ্ট যন্ত্রণার অবসান হয়েছে। বর্তমান করোনাকালীন সংকটময় সময়ে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ব্যবহার আরো বেশি বেড়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যাংকে গিয়ে আর্থিক সেবা গ্রহণ সম্ভব হচ্ছে না সবার পক্ষে। কারণ মানুষজনের ভিড়ভাট্টার মধ্যে ব্যাংকে যাওয়াটাকে ঝুঁকিবহুল মনে করে অনেকেই আজকাল মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রয়োজন সারছেন। একজন শিল্পকারখানার মালিকের জন্য যেমন সুবিধা করে দিয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং তেমনিভাবে কারখানার সাধারণ শ্রমিকের জন্যও আশীর্বাদ হয়ে উঠেছে। কারণ এখন আর আগের মত মাস শেষে ব্যাংক থেকে বস্তাভর্তি করে টাকা এনে কারখানার শ্রমিকদের লাইন ধরে দাঁড় করিয়ে বেতন দিতে হয় না। স্বয়ংক্রিয়ভাবে মাস শেষে বেতনভাতার টাকা চলে যাচ্ছে শ্রমিকদের মোবাইল ব্যাংকিং হিসাবে। সাধারণ আয়ের মানুষেরা সপ্তাহ শেষে উপার্জিত যে টাকা গ্রামে থাকা পরিবারের কাছে অনেক ঝুঁকি নিয়ে পাঠাত সেই ঝুঁকির দিন এখন আর নেই। কারণ এখন মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে দিনে দিনেই টাকা দূর গ্রামের বাড়িতে পরিবার পরিজনের কাছে পাঠানো সম্ভব হচ্ছে।আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ইতিবাচক ব্র্যান্ডিং এ মোবাইল ব্যাংকিং সেবার দ্রুত বিকাশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সন্দেহ নেই। এক্ষেত্রে গ্রাহক সংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান শীর্ষে গণ্য করা হচ্ছে বর্তমানে। মোবাইল ব্যাংকিং আমাদের গ্রামীণ অর্থনীতিতে অনন্য গতির সঞ্চার করেছে। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স গ্রামের পরিবার পরিজনের কাছে সরাসরি পৌঁছে দিতে মোবাইল ব্যাংকিং কার্যকর ভূমিকা রাখছে। সিম রেজিস্ট্রেশন হওয়ায় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে নিরাপত্তাও বেড়েছে। নগদ টাকা নিয়ে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়ার ক্ষেত্রে যে শঙ্কা ভয় অনিশ্চয়তা নিরাপত্তাহীনতা ছিল তা পুরোদমে দূর করেছে মোবাইল ব্যাংকিং। আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ এবং এর সুষম ব্যবহার আমাদের রাজনৈতিক সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করেছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1469.csv b/Bangla_fin_news_articles/1469.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..39f70bae810724025b3f1549cbde39019379923d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1469.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1469,বিশেষ বন্ড ছাড়ার পরিকল্পনা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের,2021-04-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতি চাঙ্গা রাখতে এবার অর্থের প্রবাহ বাড়ানোর চিন্তাভাবনা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ লক্ষ্যে বিভিন্ন খাতে চাকরি হারানো শ্রমিককর্মচারীদের মধ্যে যারা বেকার রয়েছেন তাদের বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য প্রো পুওর বন্ড বা দরিদ্রবান্ধব বন্ড নামে একটি নতুন বন্ড চালু করাসহ চার দফা প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই বন্ডের মাধ্যমে সংগ্রহ করা অর্থ চাকরি হারানো বেকারদের কর্মসংস্থানে ব্যয় করার পরিকল্পনা রয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরো যে সুপারিশ করেছে সেগুলো হচ্ছেবঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীকে স্মরণীয় করে রাখতে বঙ্গবন্ধুর শতবর্ষী বন্ড নামে আরো একটি নতুন বন্ড বাজারে ছেড়ে টাকা সংগ্রহ করা। যার মাধ্যমে আদায় করা অর্থ করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে ব্যয় হবে। সাময়িকভাবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি বা এসএমই খাতে আরোপিত করহার কমানো এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর লভ্যাংশ দেওয়ার হার পুনর্বিবেচনা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা যায় এ ধরনের পরিকল্পনার একটি প্রস্তাবনা সরকারের উচ্চ পর্যায়ে পাঠানো হয়েছে। সম্মতি মিললে নতুন এসব বন্ড বাজারে ছাড়ার উদ্যোগ নেওয়া হবে।কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা যায় করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে সম্ভাব্য নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় এমন উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। করোনার প্রভাব মোকাবিলায় ঋণনির্ভর যেসব প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে সেগুলোর অনেক অর্থ অলস পড়ে রয়েছে। তাছাড়া নতুন উদ্যোগ বাস্তবায়নে ব্যাংকগুলোতে অলস পড়ে থাকা তারল্য ব্যবহার করার পরিকল্পনা রয়েছে। একই সঙ্গে প্রয়োজন হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকেও বাড়ানো হবে টাকার জোগান। নতুন প্রণোদনাও দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সরকারের উচ্চ পর্যায়ের অনুমোদন পাওয়া গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এসব বন্ড বাজারে ছাড়ার বিষয়ে কাজ করবে বলে জানা যায়। সূত্র জানায় এসব বন্ড দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান করপোরেট গ্রুপ বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে বিক্রি করার পরিকল্পনা রয়েছে। প্রাপ্ত অর্থ কম সুদে ও সহজ শর্তে ব্যাংক ও ক্ষুদ্রঋণ বিতরণকারী সংস্থাগুলোর মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ে বিতরণ করা হবে। করোনার প্রভাবে কাজ হারানোদের কর্মসংস্থান তৈরি নতুন উদ্যোক্তা তৈরিসহ আত্মকর্মসংস্থান ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য তহবিলের জোগান দেওয়া হবে।তাছাড়া বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীকে স্মরণীয় করে রাখতে বঙ্গবন্ধু শতবর্ষী বন্ড চালুর প্রস্তাব করা হয়েছে। এটিও বিভিন্ন ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান বহুজাতিক সংস্থার কাছে বিক্রি করে টাকা তোলার পরিকল্পনা রয়েছে। এসব টাকায় করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন খাতে অর্থায়নের জন্য ব্যবহার করা হবে। করোনার কারণে বিশ্বব্যাপী ব্যবসাবাণিজ্যে স্থবিরতা থাকায় আন্তর্জাতিক বাজারে এখন সুদের হার অনেক কম। এজন্য আন্তর্জাতিক বাজার থেকেও এসব বন্ড ছেড়ে অর্থ সংগ্রহ করার পরিকল্পনা রয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায় ব্যাংকগুলোর হাতে এখন প্রচুর তারল্য রয়েছে। নতুন এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে এই তারল্য একদিকে যেমন কাজে লাগবে অন্যদিকে করোনায় সম্ভাব্য ক্ষতিগ্রস্ত খাতগুলো উপকৃত হবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1470.csv b/Bangla_fin_news_articles/1470.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c7621702b3866ab8555177ea2006969ae9cb8fdd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1470.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1470,অর্ধেক শ্রমিকে কারখানা চালালে বিপুল ক্ষতির শঙ্কা বিজিএমইএর,2021-04-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার প্রকোপ বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন অফিস ও কারখানা অর্ধেক শ্রমিক দিয়ে চালানোর বিষয়ে সরকারের নির্দেশনায় আপত্তি জানিয়েছে গার্মেন্টস শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিবকে এ বিষয়ে চিঠি পাঠিয়ে জানান অর্ধেক লোকবল দিয়ে কারখানা চালু করতে হলে কারখানাগুলো সময়মত পণ্য জাহাজীকরণ শিপমেন্ট করতে পারবে না। ফলে আবারও বিশাল আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে। গত বৃহস্পতিবার বিজিএমইএ শ্রম সচিবকে এ চিঠি পাঠায়।চিঠিতে অর্ধেক শ্রমিকের পরিবর্তে পুরো শ্রমিক দিয়ে কারখানা চালানোর ইঙ্গিত দিয়ে সংগঠনের পক্ষ থেকে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয় দেশের অর্থনীতির কথা চিন্তা করে সব কারখানায় স্বাস্থ্য সুরক্ষা গাইডলাইন যথাযথভাবে অনুসরণ করে আমাদের কারখানা চালু করতে হবে। চিঠিতে বলা হয় করোনার প্রথম ঢেউয়ের সময় কারখানাগুলো সরকার প্রণীত স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে অনুসরণ করেছিল বিধায় এ খাতে শ্রমিকদের সংক্রমণ ছিল মাত্র ০.০৩ শতাংশেরও কম। এই স্বাস্থ্যবিধি শিথিল করা হয়নি। স্বাস্থ্যবিধি কারখানাগুলো মানছে কি না তা যথাযথভাবে মনিটরিং করা হচ্ছে। এছাড়া দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার পর স্বাস্থ্যবিধি মানতে কারখানাগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।এ সময় বলা হয় পোশাক শিল্পে বর্তমান প্রকৃত পরিস্থিতি হচ্ছে চলমান করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ের প্রকোপের কারণে পশ্চিমা বিশ্বে তৈরি পোশাকের ক্রয়াদেশ ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কমেছে। ক্রেতারা দাম কমানোর জন্য চাপ দিচ্ছেন এবং তাত্ক্ষণিক জাহাজীকরণের জন্যও বলছেন। অন্যথায় ক্রয়াদেশ বাতিলের হুমকিও রয়েছে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1471.csv b/Bangla_fin_news_articles/1471.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a5738549c40545a5d498b57b72cc7c17a6918a0c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1471.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1471,চালু হয়েছে ‘শাটেল ফর বিজনেস’,2021-04-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিভিন্ন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় যাতায়াত নিশ্চিত করতে নিয়ে এসেছে নতুন সেবা শাটেল ফর বিজনেস। সেবাটির আওতায় নারী ও পুরুষ উভয় চাকুরিজীবীদের পিকঅ্যান্ডড্রপ সেবা প্রদান করছে প্রতিষ্ঠানটি।রাজধানীতে অফিসআদালত পুনরায় খুলে যাওয়ায় কোভিড১৯ এর হাত থেকে বাঁচতে নিরাপদ পরিবহণ একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শাটেলর সিইও রিয়াসাত চৌধুরী বলেন মহামারী চলাকালে কর্মীদের নিরাপদ পরিবহণ নিয়ে যেন ভাবতে না হয় আমরা সে দিকটি নিশ্চিত করছি।তিনি আরও বলেন প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য তাদের চাহিদা ও সুবিধামতো সেবা প্রদান করছি আমরা। এর ফলে তাদের কর্মীরা সঠিক সময়ে এবং নিরাপদে অফিসে পৌঁছানোর সুযোগ পাচ্ছেন। এতে একদিকে যেমন যাতায়াত ব্যয় কমছে অন্যদিকে কর্মীদের সন্তুষ্টি ও কর্মক্ষমতাও বাড়ছে।সময়মতো নির্ভরযোগ্য যানবাহন পাওয়া রাজধানীর অফিসগামীদের জন্য বরাবরই একটি বড় সমস্যা। পাশাপাশি মহামারীর কারণে গণপরিবহন এখন আর নিরাপদ নয়। এই সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে নিরাপদ এবং জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার মাইক্রোবাসের মাধ্যমে সেবা প্রদান করছে শাটেল ফর বিজনেস। মাইক্রোবাসগুলো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দিষ্ট রুটে চলাচল করে।অ্যাপভিত্তিক এই সেবাটির মাধ্যমে যাত্রীরা গাড়ি ট্র্যাক করা রাইড বুক বা বাতিল করা এবং চালক সম্পর্কে সামগ্রিক তথ্য জানতে পারবেন। প্রতিষ্ঠানের অ্যাডমিনএইচআর টিমকে একটি ড্যাশবোর্ড সরবরাহ করা হয় যার মাধ্যমে তারা রিয়েলটাইম অনুযায়ী পরিবহণের অবস্থান ও প্রাসঙ্গিক তথ্য জানতে পারেন। প্রতিষ্ঠানের সাথে শাটেলের যোগাযোগকে স্বাচ্ছন্দ্যময় ও কার্যকর করতে নির্দিষ্ট রিলেশনশিপ ম্যানেজার নিযুক্ত করে শাটেল ফর বিজনেস।ইতোমধ্যে ১০টির বেশি কোম্পানিকে সেবা প্রদান করছে এবং ভবিষ্যতে আরও অনেক কোম্পানিকে সেবা প্রদান করতে প্রস্তুত শাটেল। সেবাটি গ্রহণ করতে ইচ্ছুক কোম্পানিগুলো এই .. লিঙ্কে গিয়ে শাটেলের ফ্রিট্রায়েলের জন্য সাইন আপ করতে পারবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1472.csv b/Bangla_fin_news_articles/1472.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bc2a53e83eb7c26ef978a2737201c7e948f3fcc2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1472.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1472,দেশের বেসরকারি ব্যাংকে প্রথম নারী এমডি হচ্ছেন হুমায়রা আজম,2021-04-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের বেসরকারি ব্যাংকে প্রথম নারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি হিসেবে নিয়োগ পেতে যাচ্ছেন ব্যাংকার হুমায়রা আজম। ইতিমধ্যেই চলতি দায়িত্ব হিসেবে এমডির দায়িত্ব দিয়েছে ট্রাস্ট ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। এখন পূর্ণাঙ্গ এমডি হতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদনের অপেক্ষা।সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধ না থাকলে সাধারণত ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ থেকে এমডি পদের জন্য কোনো প্রস্তাব পাঠালে তা নাকচ করে না বাংলাদেশ ব্যাংক। ভারপ্রাপ্ত এমডি হওয়ার আগে এ ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন হুমায়রা। এছাড়া এর আগে প্রথম নারী এমডি হিসেবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইপিডিসির দায়িত্ব পালন করেন।জানা গেছে হুমায়রা দেশিবিদেশি বিভিন্ন ব্যাংকে কাজ করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে ১৯৮৯ সালে পড়াশোনা শেষ করে ১৯৯০ সালে এএনজেড গ্রিন্ডলেজ ব্যাংকে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি হিসেবে ব্যাংকিং ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি। ১৯৯৬ সালে এইচএসবিসি বাংলাদেশে যোগদান করেন। ২০০২ সালে যান স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে। ২০০৯ সালের এপ্রিলে আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইপিডিসির এমডি হিসেবে দায়িত্ব নেন। ২০১২ সালের জানুয়ারিতে ব্যাংক এশিয়ায় যোগ দেন প্রধান ঝুঁকি পরিপালন কর্মকর্তা হিসেবে। ২০১৮ সালের মার্চে ট্রাস্ট ব্যাংকে প্রধান ঝুঁকি পরিপালন কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত এমডি হিসেবে দায়িত্ব নেন।সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে হুমায়রা আজমের আগে অনেক ব্যাংকে এমডি পদে ভারপ্রাপ্ত ও চলতি দায়িত্বে নারী কর্মকর্তারা ছিলেন। তবে পূর্ণাঙ্গ নারী এমডি কখনো পায়নি বেসরকারি কোনো ব্যাংক। এর আগে সরকারি ব্যাংক খাতে প্রথম নারী এমডি ছিলেন মাহ্তাব জাবিন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1473.csv b/Bangla_fin_news_articles/1473.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3b8255389579cb2a6570aab990252cd46e1090b5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1473.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1473,অভ্যন্তরীণ রেমিটেন্স প্রবাহ ৭ মাসে ৩৫১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি,2021-04-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,অর্থ মন্ত্রণালয়ের তথ্য মতে প্রবাসী বাংলাদেশিরা চলতি অর্থবছরের ২১ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে ১৮৬০৩.৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন যা গত অর্থবছরের ২০ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৩৫ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি।গত অর্থবছরের ২০ অর্থবছরের জুলাই থেকে মার্চ মাসে দেশে ১৩৭৪৪.৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিটেন্স এসেছিল।প্রবাসী বাংলাদেশিরা চলতি অর্থবছরের মার্চ মাসে ১৯১৬.৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছে এবং ২০২০ সালের মার্চ মাসে অভ্যন্তরীণ রেমিটেন্স প্রবাহ ছিল ১২৭৬.৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।রেমিটেন্স বৃদ্ধি সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল আজ বৃহস্পতিবার ১ এপ্রিল বলেন রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে সরকারি বিধি সহজিকরণ ও ২ শতাংশ নগদ প্রণোদনা কার্যকর করাসহ সরকারের বিভিন্ন সংস্কারমূলক উদ্যোগের কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহের এই অগ্রগতি অব্যাহত রয়েছে। তিনি আরও বলেন আমাদের এই ধরনের অর্জন দিন দিন বাড়ছে এবং তা আরও বাড়বে।অর্থমন্ত্রী আরও উল্লেখ করেন প্রাপকের কাছে শেষ পর্যন্ত টাকা সঠিকভাবে পৌঁছানোয় কেউ হয়রানি না হওয়ায় সরকারের প্রতি জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা পুনরুদ্ধার হয়েছে। এর ফলে অভ্যন্তরীণ রেমিটেন্স প্রবাহ দিন দিন বাড়ছে এবং এটি আরও বাড়তে থাকবে ইনশাআল্লাহ।বাসসইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1474.csv b/Bangla_fin_news_articles/1474.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8950bce6a2ade13884e9e51dc0dbd3c74d1921b4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1474.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1474,সংগ্রামী নারী বেবীর পাশে স্বপ্ন,2021-03-31,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জীবন মানেই সংগ্রাম। আর মানুষ এই সংগ্রাম চালিয়ে যায় ভালোভাবে বাঁচার জন্য। জীবনের সঙ্গে এমনই এক যুদ্ধ করে চলছেন মুন্সিগঞ্জের সংগ্রামী নারী বেবী আক্তার।বাবামা স্বামীসংসার নিয়ে সময় ভালোই যাচ্ছিল তার। তবে বেশ কয়েক বছর আগে সংসার ভেঙ্গে যাবার পর একমাত্র সন্তান দীন ইসলামকে নিয়ে পড়েন বিপাকে। আর তাই দেড় বছর আগে সংসার চালানোর জন্য নিজেই হাতে তুলে নেন রিকশা। ....মিরপুর ১১ ও ১২ নাম্বার এলাকায় সবাই বেবী নামেই চিনেন। বেবীর অভিযোগ নারী রিকশা চালক হওয়ায় ঠিকমত ভাড়া পান না তিনি। যার কারণে সংসার চালাতে কষ্ট হচ্ছে তার। এমনই এক কষ্টের কথা সংবাদমাধ্যমে বলার পর স্বপ্নর নজরে আসে বেবী। স্বপ্নের নির্বাহী পরিচালক সাব্বির হাসান নাসির বেবীকে স্বপ্নের মিরপুর এগারোর আউটলেটে হোম ডেলেভারি কাজে নিযুক্ত করেন।কাজের সুযোগ পাবার পর উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বেবী আক্তার বলেন আমি সত্যিই আনন্দিত। কারণ রিক্সা জমার টাকা দেবার পর আমার হাতে ১৫০২০০ টাকার বেশি থাকতো না। আমার ছেলেটা ক্লাস ফাইভে পড়াশোনা করছে। সারা দিনরাত পরিশ্রম করেও সংসার ভালোভাবে চলত না। স্বপ্ন আমাকে উপযুক্ত একটা পারিশ্রমিকের ব্যবস্থা করে দিল। স্বপ্ন কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।এসময় স্বপ্নর বিজনেস ডিরেক্টর সোহেল তানভির খান মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান শাহ মো. রিজভী রনী মিডিয়া অ্যান্ড পিআর ম্যানেজার কামরুজ্জামান মিলু উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1475.csv b/Bangla_fin_news_articles/1475.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c02c5be32a68e317e83c783e415f0a6d1cfa8e28 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1475.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1475,স্বাস্থ্যবিধি মেনে উৎপাদন ও রপ্তানি প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে হবে বাণিজ্যমন্ত্রী,2021-03-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রপ্তানি বাণিজ্যে যাতে করোনা মহামারির ধাক্কা না লাগে সেজন্য দেশের সব ধরনের পোশাক কারখানায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে উৎপাদন ও রপ্তানি প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার আহবান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। তিনি বলেন দেশে ফের করোনার আক্রমণ শুরু হয়েছে। এর থেকে সুরক্ষা পেতে সরকার ১৮ দফা নির্দেশনা পালন করার নির্দেশ দিয়েছে। এটা সবাইকে মানতে হবে।বুধবার ৩১ মার্চ রাজধানীর উত্তরখানে দেশবন্ধু গ্রুপের সাউথইস্ট সুয়েটারস লিমিটেড এবং জিএম এ্যাপারেলস লিমিটেড এর কারখানার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বিশ্ব যখন করোনা ভাইরাস মহামারিতে স্তব্ধ তখনও আমাদের শিল্প কারখানা সচল রয়েছে। করোনার কারণে ক্ষতি হয়েছে সত্য তবে আমরা থেমে নেই।দেশে একের পর এক আধুনিক গ্রিন ফ্যাক্টরি গড়ে উঠছে জানিয়ে তিনি বলেন আজ আরো দুটি পোশাক কারখানার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হলো। নতুন এই কোম্পানি দুটি বছরে ৩০ মিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করবে। উল্লেখ্য ৩ লাখ ২০ হাজার বর্গফুটের ৭টি ফ্লোরে ৮০০ অটোমেটিক সোয়েটার তৈরির মেশিনে প্রতি বছর ফ্যাক্টরি দুইটিতে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যর ৯মিলিয়ন পিস তৈরি পোশাক রপ্তানি হবে।দেশবন্ধু গ্রুপের চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঢাকা১৮ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ মোহাম্মদ হাবিব হাসান ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ডিএমডি মাসুদুর রহমান শাহ উত্তরা ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্টের লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম শামসুল আরেফিন ফ্যক্টরি দুটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাহবুবুর রহমান লাকি এবং দেশবন্ধু গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম রহমান বক্তব্য রাখেন।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1476.csv b/Bangla_fin_news_articles/1476.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c1f9915255094c755bfe4d0d4a3a42dee6bf276c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1476.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1476,ইভ্যালিতে যুক্ত হলো নাভানা পেট্রোলিয়াম,2021-03-31,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের অন্যতম ইকমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালি ডটকম লিমিটেডে যুক্ত হলো নাভানা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড।সম্প্রতি রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ে নাভানা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড ও ইভ্যালির মধ্যে এক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।বুধবার ৩১মার্চ ইভ্যালির পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয় ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও মোহাম্মদ রাসেল এবং নাভানা পেট্রোলিয়াম লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা একেএম জাবেদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন ৷এর ফলে আমেরিকাভিত্তিক পেট্রোলিয়াম প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান শেভরন লুব্রিকেন্টস এর ক্যালটেক্স হেভোলিন সুপার ফোরটি হেভোলিন ও ডেলো এর মতো স্বনামধন্য ইঞ্জিন ওয়েল পণ্যগুলি নাভানা পেট্রোলিয়াম এর মাধ্যমে আকর্ষণীয় মূল্যছাড়ে ইভ্যালি থেকে কিনতে পারবেন গ্রাহকরা।এ বিষয়ে ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেল বলেন আমরা খুবই আনন্দিত যে দেশের অন্যতম বড় ইঞ্জিন অয়েল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান নাভানা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড ইভ্যালির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। ইভ্যালি সব সময় গ্রাহকদের সাধ্যের মধ্যে ভালো পণ্য ও সেবা প্রদানের অঙ্গীকার নিয়ে কাজ করে। আশাকরি বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকারকে সামনে রেখে আমরা একসঙ্গে কাজ করে যাবো।অনুষ্ঠানে ইভ্যালির বাণিজ্যিক বিভাগের প্রধান সাজ্জাদ আলম ভাইস প্রেসিডেন্ট মেহেদী হাসান ব্যবসায় উন্নয়ন বিভাগের ব্যবস্থাপক মনজুরুল কি অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার এম জোবায়ের এবং নাভানা পেট্রোলিয়াম লিমিটেডএর ব্র্যান্ড অ্যান্ড ইকমার্স বিভাগের সহকারী ব্যবস্থাপক মশিউর রহমান খান ও কমার্শিয়াল অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রি সেলস বিভাগের সহকারী ব্যবস্থাপক হাফিজুল ইসলামসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1477.csv b/Bangla_fin_news_articles/1477.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b3d836374d17da20c0580dd6004a781eaf5c82fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1477.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1477,অড্রা এখন ইভ্যালিতে,2021-03-31,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশীয় ইকমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালি ডটকম লিমিটেডে পাওয়া যাবে ডিআইওয়াই ইন্টারনেট সলিউশন অড্রা। অড্রার মাধ্যমে গ্রাহকরা তাদের ইন্টারনেটকে হ্যাকিং থেকে নিরাপদে রাখতে পারবেন এবং বয়সের অনুপযোগী বিষয়গুলো থেকে তাদের শিশুদের রক্ষা করতে পারবেন ।এখন থেকে বাসাবাড়ির ইন্টারনেট এর নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকারী এই সলিউশন আকর্ষণীয় মূল্যছাড়ে ইভ্যালি থেকে কিনতে পারবেন গ্রাহকরা। এ লক্ষ্যে সম্প্রতি রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ে অড্রার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ডটলাইন ও ইভ্যালির মধ্যে এক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ইভ্যালির চীফ অপারেটিং অফিসার এইচ এম তারিকুল কামরুল এবং ডটলাইন এর উপ মহাব্যবস্থাপক ও বিপণন বিভাগের প্রধান মুনতাসির আহমেদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন ৷অনুষ্ঠানে ইভ্যালির ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রিয়াম হাসনাত ক্যাটাগরি হেড অমিতাভ চক্রবর্তী অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার রওশন আরা এবং কার্নিভাল ইন্টারনেটের অপারেশন হেড নজরুল ইসলাম সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1478.csv b/Bangla_fin_news_articles/1478.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5944aa58526f2a7c06afe0a93e1c998611755cda --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1478.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1478,করোনায় শিল্পঋণ বিতরণ কমেছে,2021-03-31,রেজাউল হক কৌশিক,গত বছরের প্রায় পুরো সময়েই ছিল করোনার প্রকোপ। এতে শিল্প খাতে ঋণ বিতরণ ও আদায় উভয়ই কম হয়েছে। ২০২০ সালের পুরো সময়ে এ খাতে মোট ৩ লাখ ৬১ হাজার ৩০৩ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ হয়েছে। ২০১৯ সালে যা ছিল ৪ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা। সে হিসেবে এক বছরে বিতরণ ১৫ শতাংশ বা ৬৩ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা কমেছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে বড় শিল্পের তুলনায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এসএমই খাতে ঋণ বিতরণ বাড়তে শুরু করেছিল। তবে গত বছরের শুরু থেকেই করোনার প্রকোপ বাড়তে থাকায় সবচেয়ে ক্ষতিতে পড়ে এসএমই খাতের শিল্পগুলো। অবশ্য এসব শিল্পের ক্ষতি বিবেচনায় নিয়ে তা মোকাবিলায় গত বছরের এপ্রিলে সিএমএসএমই শিল্প ও সেবাসহ বিভিন্ন খাতের ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১ লাখ ২১ হাজার ৩৫৩ কোটি টাকার মোট ২১টি প্রণোদনা প্যাকেজ সরকার ঘোষণা করে।এদিকে করোনার প্রভাব বাড়তে থাকায় উদ্যোক্তা যথাসময়ে ঋণের অর্থ পরিশোধ করতে পারেনি। ফলে এ সময়ে আদায় অনেক কমেছে। অবশ্য বছরের শুরুতে শিল্প খাতে ঋণ বিতরণ ও আদায় যে হারে কমেছিল শেষের দিকে এতে তাতে খানিকটা উন্নতি হয়।আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় খেলাপি ঋণের পরিমাণ সামান্য বেড়েছে। গত বছরের পুরো সময়ে ঋণ পরিশোধ করলে খেলাপি করা যাবে না এমন নিয়মের কারণে যে হারে খেলাপি বাড়ার কথা সে হারে বাড়েনি। গত ডিসেম্বর শেষে শিল্প খাতে ব্যাংকগুলোর বকেয়া স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৭২ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা। আগের বছর শেষে যা ৫ লাখ ৪৭ হাজার ৪১০ কোটি টাকা ছিল। এর মানে বকেয়া স্থিতি বেড়েছে ৪ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বকেয়া স্থিতি এ হারে বাড়লেও খেলাপি ঋণ মাত্র শূন্য দশমিক ৬৪ শতাংশ বেড়ে ৪৫ হাজার ৪১৫ কোটি টাকা হয়েছে। ২০১৯ সাল শেষে খেলাপি ঋণ ছিল ৪৫ হাজার ১২৭ কোটি টাকা।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী গত ডিসেম্বর প্রান্তিকে ব্যাংকগুলো ১ লাখ ৫৩৪ কোটি টাকার শিল্পঋণ বিতরণ করে। আগের বছরের একই প্রান্তিকে যার পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১১ হাজার ৬২৩ কোটি টাকা। ফলে ঐ প্রান্তিকে বিতরণ কমেছে ১১ হাজার ৮৯ কোটি টাকা বা ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ। অবশ্য এর আগের দুই প্রান্তিকে বিতরণের হার আরো কম ছিল। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় গত সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে ১২ দশমিক ৮৬ শতাংশ কমে ৯৪ হাজার ৮৫০ কোটি টাকায় নামে। জুন প্রান্তিকে ৩৫ দশমিক ২৫ শতাংশ কমে ৭৪ হাজার ২৫৭ কোটি টাকায় নামে। তবে করোনার প্রভাব শুরুর আগে মার্চ প্রান্তিকে ১ দশমিক ৯৩ শতাংশ বেড়ে ৯১ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা বিতরণ হয়।২০২০ সালে শিল্প খাতে বিতরণের পাশাপাশি আদায় ৮ দশমিক ৯২ শতাংশ কমে ৩ লাখ ১৯ হাজার ২৭৪ কোটি টাকায় নেমেছে। আগের বছর যেখানে আদায় ছিল ৩ লাখ ৫০ হাজার ৫৩০ কোটি টাকা। শুধু গত ডিসেম্বর প্রান্তিকে আদায় ৩ দশমিক ৬২ শতাংশ বেড়েছে। ২০২০ সালের ডিসেম্বর প্রান্তিকে যেখানে ৯২ হাজার ৭১৭ কোটি টাকা আদায় হয়। আগের বছরের একই সময়ে আদায়ের পরিমাণ ছিল ৮৯ হাজার ৪২৭ কোটি টাকা।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1479.csv b/Bangla_fin_news_articles/1479.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..161dd14f45a3ed6885413578e1e7464a0860b603 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1479.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1479,আজ ব্যাংক বন্ধ,2021-03-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আজ মঙ্গলবার ৩০ মার্চ পবিত্র শবে বরাতের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। সরকারি ছুটি থাকায় আজদেশের সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।এ বিষয়ে গত ২২ মার্চ একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।এর আগে সার্কুলার দিয়ে পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে গত ২৯ মার্চ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। এই ছুটি ২৯ মার্চের পরিবর্তে ৩০ মার্চ পুননির্ধারণ করে সরকার। মঙ্গলবার ২৩ মার্চ ছুটি পুননির্ধারণ করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় অ্যালোকেশন অব বিজনেস অ্যামাং দ্য ডিফারেন্স মিনিস্ট্রিস অ্যান্ড ডিভিশন্সএ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে দেয়া ক্ষমতাবলে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে ছুটির নির্ধারিত তারিখ ২৯ মার্চের পরিবর্তে ৩০ মার্চ পুননির্ধারণ করা হলো।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1480.csv b/Bangla_fin_news_articles/1480.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..398ba228f22bdba89793e5728e4930ad0ceff147 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1480.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1480,নোকিয়া মোবাইল কেনা যাবে ইভ্যালিতে,2021-03-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ফিনল্যান্ডভিত্তিক মোবাইল প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান নোকিয়ার বিভিন্ন ধরনের মোবাইল কেনা যাবে ইভ্যালি ডটকম ডট বিডিতে। দেশীয় ইকমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালিতে বাংলাদেশে নোকিয়ার অনুমোদিত পরিবেশক সেলুলার মোবাইল পিটিই লিমিটেড সিএমপিএল এর ভার্চুয়াল শপ থেকে কেনা যাবে পণ্যগুলো। রবিবার ২৮ মার্চ ইভ্যালির পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় সম্প্রতি রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত ইভ্যালি ডট কম লিমিটেড এর প্রধান কার্যালয়ে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ইভ্যালির বাণিজ্যিক বিভাগের প্রধান সাজ্জাদ আলম এবং সিএমপিএল এর বিজনেস কন্ট্রোলার আসিফ আলমগীর নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন ৷অনুষ্ঠানে ইভ্যালির চিফ অপারেটিং অফিসার সিওও এইচ এম তারিকুল কামরুল বলেন গ্রাহকদের স্বপ্ন পূরণের অঙ্গীকার নিয়েই ইভ্যালি সবসময় কাজ করে যাচ্ছে তার অংশ হিসেবে মোবাইল জায়ান্ট নোকিয়ার সাথে আমাদের পথ চলা । আশা করছি এর ফলে গ্রাহকরা নোকিয়ার বিভিন্ন প্রিমিয়াম ক্যাটাগরির পণ্য তার সাধ্যের মধ্যেই কিনতে পারবেন।চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ইভ্যালির ক্যাটাগরি হেড জাহেদুল ইসলাম হিময়সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1481.csv b/Bangla_fin_news_articles/1481.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d4b6f0ec3a1d256a55d542f1572c5d73ec1407c2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1481.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1481,‘মিশন এক্সট্রিম’এ ইভ্যালির চমক,2021-03-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চমক দেখিয়ে আসন্ন ঈদে মুক্তির তালিকায় থাকা সিনেমা মিশন এক্সট্রিম ও মিশন এক্সট্রিম২ এর পৃষ্ঠপোষক হলো দেশীয় ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি। কপ ক্রিয়েশনের ব্যানারে নির্মিত এ সিনেমাটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় পুলিশ অ্যাকশন থ্রিলার সিনেমা। সিনেমাটির কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন আরিফিন শুভ।সম্প্রতি এ লক্ষ্যে ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ে কপ ক্রিয়েশন ও ইভ্যালির মধ্যে এক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও মোহাম্মদ রাসেল এবং কপ ক্রিয়েশন এর ম্যানেজিং পার্টনার নাযির আহমেদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।এ বিষয়ে ইভ্যালির সিইও মোহাম্মদ রাসেল বলেন ইভ্যালি শুরু থেকেই বিনোদন জগতের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে শুধু বিনোদন প্রিয় মানুষদের সঙ্গে থাকার লক্ষ্য নিয়েই আমরা মিশন এক্সট্রিমের সঙ্গে যুক্ত হয়েছি তা না। বরং কিছুটা সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেও এই সিনেমার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ইভ্যালি। এর আগেও ঢাকা অ্যাটাকএর মতো একটি দারুণ সিনেমা উপহার দিয়েছে কপ ক্রিয়েশন। আমরা আশা করি মিশন এক্সট্রিম সিনেমাটিও দর্শকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়তা পাবে।মিশন এক্সট্রিমএর পৃষ্ঠপোষক হওয়ায় ইভ্যালিকে ধন্যবাদ জানিয়ে সিনেমাটির পরিচালক সানোয়ার হোসাইন বলেন এই চলচ্চিত্রটি ক্রাইম থ্রিল সাসপেন্স এবং অ্যাকশন নির্ভর একটি মৌলিক গল্পের ওপর ভিত্তি করে নির্মিত হচ্ছে এবং সিনেমাটির সর্বক্ষেত্রে আমরা দর্শকদের জন্য দুর্দান্ত সব চমক রাখার চেষ্টা করেছি। আশা করি ঈদের সিনেমা হিসেবে এটি দর্শকদের পছন্দের শীর্ষে থাকবে।অনুষ্ঠানে ইভ্যালির চিফ মার্কেটিং অফিসার আরিফ আর হোসাইনসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1482.csv b/Bangla_fin_news_articles/1482.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9b0eef76eaf1fa5f3af27033f033ed78f97b6a7e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1482.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1482,নির্দেশনার একতৃতীয়াংশ ব্যয় হয়নি স্বাস্থ্য খাতে,2021-03-29,রেজাউল হক কৌশিক,ব্যাংকগুলোর করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতার সিএসআর অংশ হিসেবে বিভিন্ন খাতে ব্যয় করে। প্রতি বছরই বাড়ছে এ ব্যয়। করোনার বছরেও বেড়েছে। তবে অন্যান্য বছরের চেয়ে এ বছরে স্বাস্থ্য খাতে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকেও বলে দেওয়া হয়। ব্যাংকের মোট ব্যয়ের ৬০ শতাংশ ব্যয় করতে বলা হয় স্বাস্থ্য খাতে। তবে এ খাতে মোট সিএসআরের মাত্র ১৮ শতাংশ ব্যয় করেছে ব্যাংকগুলো।বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসেবে দেখা গেছে গত বছরের জানুয়ারিতে থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসে ৫১৭ কোটি টাকা এবং বছরের শেষ ছয় মাসে ৪৫০ কোটি ৫৮ লাখ টাকা ব্যয় করে ব্যাংকগুলো। অর্থাত্ পুরো বছরে ৯৬৭ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ব্যয় করেছে। আগের বছরে এ ব্যয়ের পরিমাণ ছিল ৬৪৭ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।গত বছর করোনা শুরু হওয়ার পর বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে তাদের সিএসআর ব্যয়ের ৬০ শতাংশ স্বাস্থ্য খাতে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এক্ষেত্রে চিকিত্সা উপকরণ ও সুরক্ষাসামগ্রী দিয়ে সহযোগিতা করার কথা বলা হয়েছিল। তবে বছর শেষে দেখা গেছে তেমনটি হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে গত বছরের পুরো সময়ে ব্যাংকগুলো স্বাস্থ্য খাতে মাত্র ১৮ শতাংশ অর্থ ব্যয় করেছে। গত বছরে এ খাতে সিএসআর থেকে ১৭৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা ব্যয় করেছে ব্যাংকগুলো। গত বছরের মার্চ মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছিল বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে দেশের জনস্বাস্থ্যে উদ্ভূত সংকট মোকাবিলায় স্বাস্থ্য খাতে বিভিন্নমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ অত্যাবশ্যক হয়ে পড়েছে। এ লক্ষ্যে সিএসআর কর্মকাণ্ডের আওতায় স্বাস্থ্য খাতে নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি করোনা আক্রান্ত জনগোষ্ঠীর চিকিত্সায় অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী পিসিআর ভেন্টিলেটর মেশিন ও অক্সিজেন সিলিন্ডার ক্রয় এবং স্বাস্থ্য সেবায় নিয়োজিত চিকিত্সকসহ সবাইর স্বাস্থ্য ঝুঁকি নিরসনে প্রয়োজনীয় সুরক্ষাসামগ্রী দিয়ে সহযোগিতা করার জন্য আপনাদের পরামর্শ প্রদান করা যাচ্ছে। এ সহযোগিতার আওতা জেলা পর্যায়ে বিস্তৃত করার ব্যবস্থা নিতে হবে।প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয় বিদ্যমান নির্দেশনা অনুযায়ী করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে দেশের জনস্বাস্থ্যে উদ্ভূত সংকট মোকাবিলায় সিএসআর ব্যয় বণ্টন স্বাস্থ্য খাতে ৬০ শতাংশ শিক্ষা খাতে ৩০ শতাংশ এবং জলবায়ু ঝুঁকি তহবিল খাতে ১০ শতাংশ ব্যয় করার নির্দেশনা রয়েছে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে গুরুত্ব বিবেচনায় কোভিড১৯ মোকাবিলায় স্বাস্থ্য খাতে নির্ধারিত ৬০ শতাংশ ব্যয়ের পরিমাণ এবং যথার্থতা নিশ্চিত করতে হবে।টেকসই উন্নয়নের ধারা বজায় রাখার ক্ষেত্রে সিএসআর বর্তমান বিশ্বে ব্যাবসায়িক ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটা এক ধরনের ব্যাবসায়িক শিষ্টাচার বা রীতি যা সমাজের প্রতি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব পালনকে ব্যবসার নিয়মের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালিত কার্যক্রমের ফলে উদ্ভূত নানারকম পরিবেশগত বিরূপ প্রভাব দূরীকরণ এবং সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির মধ্যে বিদ্যমান ক্ষোভ অসমতা ও দারিদ্র্য কমানো সিএসআরের মূল উদ্দেশ্য। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো কর পরবর্তী নিট আয় থেকে সিএসআরের অর্থ ব্যয় করে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা উপেক্ষা বিষয়ে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবির সাবেক চেয়ারম্যান ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের এমডি ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন আমাদের দেশ দুর্যোগপ্রবণ হওয়ায় এ খাতে ব্যয় বেশি হয়। আবার সরকারপ্রধান অনেক সময় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় ব্যাংকগুলোকে আহ্বান জানান। তিনি বলেন অর্থের উত্স কম হওয়ায় ব্যাংকগুলোকেই এসব ক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে হয়। তবে স্বাস্থ্যের বিষয়েও খেয়াল রাখে ব্যাংকগুলো।বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে সিএসআর ব্যয়ের মধ্যে ২০২০ সালে সবচেয়ে বেশি ব্যয় হয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায়। এ খাতে ব্যাংকগুলো ৪০৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা ব্যয় করেছে। যা মোট সিএসআর ব্যয়ের প্রায় ৪২ শতাংশ। শিক্ষা খাতে ব্যয় করেছে ১০৪ কোটি টাকা। এটি এ খাতে মোট ব্যয়ের ১০ দশমিক ৭৮ শতাংশ। সংস্কৃতিতে ব্যয় করেছে ৮৯ কোটি টাকা। পরিবেশ খাতে ব্যাংকগুলো ২৪ কোটি টাকা এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নে ৯ কোটি টাকা ব্যয় করেছে।সিএসআর খাতে ২০২০ সালে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যয় করেছে বেসরকারি খাতের ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। ব্যাংকটি ২০২০ সালে ৮৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা ব্যয় করেছে। আগের বছরে যা ছিল ১০৩ কোটি ১২ লাখ টাকা। এছাড়া গত বছরে সিএসআরে বেশি অর্থ ব্যয় করা ব্যাংকগুলোর মধ্যে এক্সিম ব্যাংক ৮০ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ডাচ্ বাংলা ব্যাংক ৬৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা এবং ন্যাশনাল ব্যাংক ৫১ কোটি ৯০ লাখ টাকা ব্যয় করেছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য থেকে জানা গেছে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সিএসআর খাতে ২০২০ সালে মাত্র ১৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা ব্যয় করেছে। যা আগের বছর ছিল মাত্র ৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1483.csv b/Bangla_fin_news_articles/1483.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c39906bd2c041dc188a52c6d378821f686c12e2c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1483.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1483,অ্যাভিয়েশন অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ,2021-03-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের বেসরকারি বিমান পরিবহন কোম্পানিগুলোর সংগঠন অ্যাভিয়েশন অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের এওএবি নতুন কমিটি দায়িত্ব গ্রহণ করেছে। স্কয়ার এয়ার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী সভাপতি ও নভো এয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজুর রহমান মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।এওএবি কার্যালয়ে সম্প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন কমিটি দায়িত্বভার গ্রহণ করে। ১৩ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটি ২০২১২০২৩ মেয়াদে দায়িত্ব পালন করবেন। কমিটির বিভিন্ন পদে নির্বচিত প্রতিনিধিরা হলেন ইমপ্রেস এভিয়েশনের জেড মাহমুদ মামুন মেঘনা এভিয়েশনের মোস্তফা কামাল বসুন্ধরা এয়ারওয়েজের সাফওয়ান সোবহান বাংলা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের রাকিবুল কবির স্কাই ক্যাপিটাল এয়ারলাইন্সের মোহাম্মদ আরিফুর রহমান সাউথ এশিয়ান এয়ারলাইন্সের খন্দকার এ এফ এম মহিবুল্লাহ রহমান গ্যালাক্সি ফ্লাইং একাডেমির মোহাম্মদ ইউনুছ এবং ব্লু ফ্লাইং একাডেমির আব্দুল্লাহ আল জহির স্বপন। দেশের বিমান পরিবহন খাত উন্নয়নের জন্য ২০১২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি অ্যাভিয়েশন অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ গঠন করা হয়।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1484.csv b/Bangla_fin_news_articles/1484.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f9281e2532279a6c25af76174c5dca8ad259a939 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1484.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1484,ইডিএফ ফান্ডের আকার বাড়ল,2021-03-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের ইডিএফ আকার বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাজারে চাহিদার কারণে এ ফান্ডের আকার ৫ বিলিয়ন ডলার থেকে বাড়িয়ে ৫ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলার করা হচ্ছে। অর্থাৎ এ ফান্ডের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে আরো ৫০ কোটি ডলার বা ১২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা। দেশিয় মুদ্রায় সব মিলিয়ে এ ফান্ডের আকার হবে ৪৬ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান শনিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।এর আগে গত বছরের অক্টোবরে ইডিএফ থেকে ঋণের সুদহার দশমিক ২৫ শতাংশ কমানো হয়েছে। ওই সময় থেকে এখনো এ তহবিল থেকে ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ সুদে ঋণ পাচ্ছেন রপ্তানিকারকরা। করোনার প্রাদুর্ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত রপ্তানিকারকদের বিশ্ব বাজারে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে এ সুবিধা দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।রপ্তানিমুখী শিল্পের বিকাশ ও প্রসারের চলমান ধারা অব্যাহত রাখতে বৈদেশিক মুদ্রায় স্বল্প সুদে ঋণ সুবিধা দেওয়ার লক্ষ্যে ১৯৮৯ সালে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল গঠিত হয়। মাত্র ৩৮ লাখ ৭২ হাজার ডলার নিয়ে এ তহবিলের যাত্রা শুরু হয়। ২০০৫ সালে এটি ১০ কোটিতে উন্নীত করা হয়। এরপর ধাপে ধাপে আকার বাড়িয়ে গত বছরের এপ্রিল মাসে ৫ বিলিয়ন ডলার এবং শনিবার তা ৫ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলার উন্নীত করে বাংলাদেশ ব্যাংক।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে ইডিএফ থেকে ১ হাজার ৬৭০ জন রপ্তানিকারক ঋণ নিয়েছেন। এ তহবিল তাদের ঋণের পরিমাণ ৪৯২ কোটি ১০ ডলারের ঋণ নিয়েছেন। বিজিএমইএর সদস্যদের মধ্য থেকে ৬১৩টি প্রতিষ্ঠান বিটিএমএর ২৫৪টি প্রতিষ্ঠান বিকেএমইএ ২০২টি প্রতিষ্ঠান ডাইং ইয়ার্নের ১১১টি প্যাকেজিংয়ের ১৪৫টি চামড়া শিল্পের ২০টি প্লাস্টিক শিল্পের ১৭টি এবং অন্যান্য খাতের ৩০৮টি প্রতিষ্ঠান ইডিএফ ফান্ড থেকে ঋণ নিয়ে ঋণপত্র এলসি খুলেছে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1485.csv b/Bangla_fin_news_articles/1485.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f340fb4f44a299b31043d77574ea3147f0d70b99 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1485.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1485,শবে বরাতের আগেও দাম বাড়লো নিত্যপণ্যের,2021-03-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রতি বছর পবিত্র রমজান মাস শুরুর আগে নিত্যপণ্যের দাম বাড়বেএটা যেন স্বাভাবিক নিয়মে পরিণত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় শবে বরাতের আগে আরেক দফা দাম বাড়লোবিভিন্ন পণ্যের। দাম বাড়ার এ তালিকায় রয়েছে চিনি আটা ময়দা ও ব্রয়লার মুরগি।তবে ভোক্তাদের জন্য স্বস্তির খবর হলোনতুন করে চালের দাম বাড়েনি। আমদানি বাড়ায় নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্যটির দাম কমেছে। কমেছে পেঁয়াজের দামও। শুক্রবার রাজধানীর মহাখালী কাওরান বাজার ও তুরাগ এলাকার নতুন বাজারে খোঁজ নিয়ে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দামের এ তথ্য পাওয়া যায়।এদিকে গতকাল বাজার ঘুরে কোথাও সরকারনির্ধারিত দরে খোলা সয়াবিন বিক্রি হতে দেখা যায়নি। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশও টিসিবি তাদের দৈনন্দিন বাজারদরের প্রতিবেদনে নির্ধারিত দরে খোলা সয়াবিন বিক্রি না হওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেছে। গতকাল বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১১৯ থেকে ১২৬ টাকা দরে বিক্রি হয়। অথচ খোলা সয়াবিনের সরকারনির্ধারিত দর হলো ১১৭ টাকা। তবে পাম অয়েল ও বোতলজাত সয়াবিন নির্ধারিত দরে বিক্রি হতে দেখা যায়। পাম অয়েল প্রতি লিটার ১০৮ থেকে ১১০ টাকা ১ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা ও ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৬৩০ থেকে ৬৪০ টাকার মধ্যে বিক্রি হয়। প্রায় সারা বছর চিনির দাম স্থিতিশীল থাকলেও রমজান ও শবেবরাত উপলক্ষ্যে পণ্যটির দাম বেড়েছে। গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে তিন টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৬৮ থেকে ৭০ টাকা। দাম বেড়েছে আটা ও ময়দার। কেজিতে দুই টাকা বেড়ে প্যাকেট আটা ৩৪ থেকে ৩৬ টাকা ও খোলা ময়দা ৩৫ থেকে ৩৮ টাকা বিক্রি হচ্ছে।দাম বেড়েছে মুরগিরও। স্বল্প আয়ের মানুষ যারা এতদিন গরুর মাংসের বিকল্প হিসেবে ব্র্রয়লার ও কক জাতের মুরগি কিনত তারা বিপাকে পড়েছে। কারণ সব ধরনের মুরগির দামই বেশ বেড়েছে। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকা ও দেশি মুরগির কেজি ৫০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়। অথচ দেড় থেকে দুই মাস আগেও প্রতি কেজি দেশি মুরগি সর্বোচ্চ ৪০০ টাকা ও ব্রয়লার মুরগি ১৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। টিসিবির হিসেবে গত এক বছরে ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে শতাংশ। তবে এক বছরের ব্যবধানে গরুর মাংসের দাম তেমন না বাড়লেও গতকাল বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৫৮০ থেকে ৬০০ টাকার মধ্যে বিক্রি হতে দেখা যায়। আর খাসির মাংস বিক্রি হয় ৮৫০ থেকে ৯০০ টাকা কেজি। তুরাগের নতুন বাজারে বাজার করতে আসা চাকরিজীবী শামসুল আলম বলেন গরুর মাংসের দাম বেশি হওয়ায় এতদিন ব্রয়লার মুরগিই বেশি কিনতাম। কিন্তু এখন যেভাবে দাম বাড়ছে তাতে ব্রয়লার কেনাও কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।তবে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম বাড়লেও স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে চালের বাজারে। আমদানি বাড়ায় চালের দাম কমতে শুরু করেছে। গতকাল এক সপ্তাহের ব্যবধানে সরু চাল নাজিরশাইলমিনিকেট কেজিতে এক থেকে দুই টাকা কমে মানভেদে ৫৮ থেকে ৬৪ টাকা ও মোটা চাল এক টাকা কমে ৪৪ থেকে ৪৭ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি মানের চাল পাইজামলতার দাম কমেনি। গতকাল পাইজামলতার কেজি বিক্রি হয় ৫০ থেকে ৫৬ টাকা।দাম কমেছে পেঁয়াজেরও। প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজে পাঁচ টাকা কমে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একই দরে বিক্রি হচ্ছে আমদানিকৃত পেঁয়াজও। ব্যবসায়ীরা বলেছেন মার্চের মাঝামাঝি থেকে বাজারে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়ায় দাম কমতে শুরু করেছে। পেঁয়াজের বাজার এখন স্থিতিশীল থাকবে বলে জানান তারা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1486.csv b/Bangla_fin_news_articles/1486.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4688db2c0698004805304ddda74c055010883519 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1486.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1486,স্থানীয় শিল্পকে সহায়তা দিতে চায় এনবিআর,2021-03-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আমদানিনির্ভরতা কমানো এবং স্থানীয় শিল্প উত্পাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে স্থানীয় শিল্পকে সহায়তা দিতে চায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। কোন কোন খাতকে সহায়তা দিলে স্থানীয় উত্পাদন বাড়বে এবং পরনির্ভরশীলতা কমবেসে বিষয়ে এনবিআর কাজ করছে বলে জানিয়েছেন এনবিআরের চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। গতকাল বৃহস্পতিবার অর্থনীতিবিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের ইআরএফ সঙ্গে প্রাক্বাজেট আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় তিনি রাজস্ব আদায় বাড়াতে এনবিআরের নেওয়া কিছু পদক্ষেপও তুলে ধরেন। করযোগ্য আয়ের ব্যক্তিদের করের আওতায় আনতে অন্যান্য সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এনবিআর সংযুক্ত হচ্ছে বলে জানান তিনি।আলোচনায় অংশ নিয়ে ইআরএফের সভাপতি শারমিন রিনভী রাজস্ব আদায় বাড়ানো এবং বর্তমান পরিস্থিতিতে করদাতাদের সহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে কিছু প্রস্তাব তুলে ধরেন। ব্যক্তি করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা বাড়িয়ে ৪ লাখ টাকা করার প্রস্তাব দেন তিনি। এছাড়া বন্ড লাইসেন্সের অপব্যবহার করে বিদেশে অর্থপাচার হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি অর্থপাচার রোধে এনবিআরের সক্ষমতা আরো বাড়ানোর পরামর্শ দেন।সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এস এম রাশিদুল ইসলাম বলেন স্বল্পোন্নত দেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের শুল্কমুক্ত রপ্তানির সুবিধা হাতছাড়া হতে পারে। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এনবিআরকে প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেন। বিশেষত ভবিষ্যতে রপ্তানি বাণিজ্যে টিকে থাকতে হলে বাংলাদেশকে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি এফটিএ বা অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তিতে পিটিএ যেতে হবে। এজন্য সম্ভাব্য শুল্ক ছাড়ের লক্ষ্যে এনবিআরকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। এছাড়া বাজেট অধিবেশন বিকেলের পরিবর্তে সকালে শুরু করা কর আদায়ে সংস্কার কার্যক্রমকে গতিশীল করা বিনিয়োগ আকর্ষণে করসংক্রান্ত জটিলতা কমানো পাবলিকপ্রাইভেট কর কমিটি গঠন করা প্রতি তিন মাস অন্তর রাজস্ব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন বিষয়ে পর্যালোচনা সভা করা সরকারের রাজস্বসংক্রান্ত কোনো ছাড় যাদের উদ্দেশ্যে দেওয়া হয় তারা ঐ সুবিধা পাচ্ছে কি না তা পর্যালোচনা করে পরে সংশোধনমূলক পদক্ষেপ নেওয়া রাজস্ব সিদ্ধান্তের প্রভাব বিশ্লেষণের লক্ষ্যে আলাদা বিভাগ গঠন করার প্রস্তাব দেন ইআরএফের সদস্যরা। এছাড়া কালোটাকা বিনিয়োগের বিদ্যমান নীতিমালা বৈধভাবে কর প্রদানকারীদের নিরুত্সাহিত করছে এবং অবৈধ অর্থ আয়কে উত্সাহিত করছে উল্লেখ করে কেবল বৈধভাবে উপার্জিত অপ্রদর্শিত আয়কে নির্ধারিত কর প্রদান ও জরিমানা সাপেক্ষে বৈধ করতে আইনে পরিবর্তন আনার প্রস্তাব দেওয়া হয়।এছাড়া দিনের অপর সভায় বেভারেজ ম্যানুফেকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে কোমল পানীয় উত্পাদনে বিদ্যমান সম্পূরক শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ অ্যাসোসিয়েশন সমুদ্রে মাছ ধরার উপকরণ আমদানিতে বিদ্যমান শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি জানায়। এছাড়া মোবাইল ফোন অপারেটদের সংগঠন অ্যামটব গ্রাহকের মোবাইল ফোনে কথা বলার ওপর বিদ্যমান শুল্ককর ৩৩ দশমিক ২৫ শতাংশ থেকে কমানোসহ কয়েকটি প্রস্তাব তুলে ধরে।ইত্তেফাকটিএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1487.csv b/Bangla_fin_news_articles/1487.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a03d34e311a5ad253f771c5c3d70a83b609fdce6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1487.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1487,সদাগর ডটকমের সঙ্গে সেবা এক্সওয়াইজেডের চুক্তি স্বাক্ষর,2021-03-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিটুবি অনলাইন হোলসেল মার্কেটপ্লেস সদাগর ডট কম ও সেবা এক্স ওয়াই জেডের মধ্যে একটি ব্যবসায়িক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বুধবার ২৪ মার্চ রাজধানীর গুলশানে সদাগর ডট কমের করপোরেট অফিসে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সদাগর ডট কমের পণ্যসমূহ ক্রেতাদের সুবিধার্থে সেবা এক্স ওয়াই জেডের এস ম্যানেজারের ইকমার্স প্লাটফর্মে উন্মুক্ত করার উদ্দেশ্যে এই চুক্তি করা হয়।আয়োজনে দুই কোম্পানির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সদাগর ডট কমের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সিইও আরিফ চৌধুরী বলেন সেবা বাংলাদেশের দ্রুত বর্ধনশীল প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি। আমরা তাদের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত। আশা করি দুইটি প্রতিষ্ঠান মিলে দারুণ কিছু করবে।সেবা প্লাটফর্ম লিমিটেডের চিফ ফাইনান্সিয়াল অফিসার মোহাম্মদ জহির উদ্দিন বলেন আমাদের দেশের অনলাইন বিটুবি হোলসেল মার্কেটপ্লেসগুলোর মধ্যে সদাগর ডট কম বেশ পরিচিত। আমরা সবাই জানি তারা দেশের পাইকারি পণ্যের ক্রেতা ও বিক্রেতাদের ব্যবসার উন্নয়নে দারুণ সব পদক্ষেপ নিচ্ছে। তাই সদাগর ডট কমের সঙ্গে যুক্ত হওয়াটা আমাদের জন্য বেশ গর্বের।আয়োজনটিতে আরও উপস্থিত ছিলেন সদাগর ডট কমের ডিরেক্টর এবং সিএসও মোহাম্মদ জাহিদুল আলম সাহ প্রতিষ্ঠানটির ওভারসিজ বিজনেস ডেভেলপমেণ্টের ডিরেক্টর সৈয়দ হাসান এস ম্যানেজারের ডিরেক্টর আব্দুর রহমান সেবা প্লাটফর্ম লিমিটেডের স্ট্রাটেজিক গ্রোথ অ্যান্ড পার্টনারশিপ লিড সৈয়দা নিশাত নায়লাসহ দুই কোম্পানির প্রতিনিধিবৃন্দ।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1488.csv b/Bangla_fin_news_articles/1488.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..06d18e0c4b2cfff9cd877110fc6cb5df1e191cb6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1488.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1488,১৮ মাস পর বেনাপোল দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি শুরু,2021-03-25,বেনাপোল যশোর সংবাদদাতা,বন্ধ হওয়ার ১৮ মাস পর আবারো বেনাপোল বন্দর দিয়ে শুরু হয়েছে ভারতীয় পেঁয়াজেরআমদানি। গত ৭ দিনে এ বন্দর দিয়ে আমদানি হয়েছে ২৮৭ মেট্রিক টন পেঁয়াজ।গত ১৯ মার্চ শুক্রবার রাতে দুইটি ট্রাকে সাড়ে ৪২ মেট্রিক টন পেঁয়াজের প্রথম চালান বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে। এর আগে উৎপাদন সংকট দেখিয়ে ২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয় ভারত সরকার। এবার প্রতি মেট্রিক টন পেঁয়াজের আমদানি মূল্য ধরা হয়েছে ১৪০ মার্কিন ডলার। পণ্য ছাড় করাতে সরকারকে আমদানি মূল্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ককর পরিশোধ করতে হচ্ছে। বর্তমানে এ পথে পেঁয়াজ আমদানি হওয়ায় ক্রেতারা আশা করছেন বাজারে আগের চেয়ে দাম কমবে।বেনাপোল বন্দরের ডেপুটি ডিরেক্টর মামুন কবীর তরফদার জানান গত ১৯ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত এক সপ্তাহে ২৮৭ মেট্রিকটন পেঁয়াজআমদানি হয়েছে। আমদানি করা পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা যাতে দ্রুত খালাস নিতে পারেন তার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1489.csv b/Bangla_fin_news_articles/1489.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7d348e4efe28387d409e2a41f7756649502372db --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1489.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1489,ভ্যাট ফাঁকি দিতে জারা ফ্যাশনের ৩৯ কোটি টাকার বিক্রি গোপন,2021-03-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানীর গুলশানের অভিজাত ফ্যাশন হাউজ জারা ফ্যাশনের প্রায় ৩৯ কোটি টাকার গোপন বিক্রয়ের হিসাব উদ্ধার করেছে ভ্যাট গোয়েন্দা বিভাগ। সম্প্রতি জারা ফ্যাশনে অভিযান চালিয়ে হিসাবপত্র জব্দ করে এ বিপুল পরিমাণ বিক্রয়ের তথ্য উদঘাটন করা হয়। এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ফলে মামলার মুখে পড়তে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।জারা ফ্যাশন মূলত অভিজাত ও বিদেশি ব্র্যান্ডের জামাকাপড় ঘড়ি জুতা ব্যাগ ও গয়নাসহ নানা ধরনের পণ্য বিক্রি করে। কোনো কোনো পণ্যের দাম লাখ টাকারও ওপরে। ভ্যাট গোয়েন্দা বিভাগ সূত্র জানায় জব্দকৃত দলিল পরীক্ষায় দেখা গেছে ২০১৫ সাল থেকে চলতি মাসের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি ৫২ কোটি ৩৪ লাখ টাকার পণ্য বিক্রি করেছে। কিন্তু ভ্যাট অফিসে প্রতিষ্ঠানটি ১৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকার বিক্রি দেখিয়েছে। আগে পোশাকপণ্য বিক্রয়ের ওপর ভ্যাট ছিল ৫ শতাংশ যা বর্তমানে সাড়ে ৭ শতাংশ। সময়মতো ভ্যাট না দেওয়ায় ও বিক্রয় তথ্য গোপন করায় জরিমানা ও সুদসহ প্রতিষ্ঠানটির মোট প্রদেয় ভ্যাটের পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1490.csv b/Bangla_fin_news_articles/1490.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1b216ca1fa5b73894fe985b8045583047294e06c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1490.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1490,শর্ত সাপেক্ষে ঋণের কিস্তি শোধের মেয়াদ বাড়ল,2021-03-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা পরিস্থিতির কারণে ঋণের কিস্তি পরিশোধের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে চলমান ঋণের ক্ষেত্রে গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ের অনাদায়ি ঋণের সুদ ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ছয় কিস্তিতে পরিশোধ করা যাবে। আর তলবি ঋণের ক্ষেত্রে চলতি মার্চ থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে আটটি সমান ত্রৈমাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করা যাবে। তবে মেয়াদি ঋণের ক্ষেত্রে আগের প্রজ্ঞাপন বহাল থাকবে।বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। যেখানে ঋণ শ্রেণীকরণ ও মেয়াদি ঋণের কিস্তি আদায় বিষয়ে আগের প্রজ্ঞাপনগুলো স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে। করোনা ভাইরাসের প্রভাব মোকাবিলা এবং ব্যাংকিং গতিধারা ধীরে ধীরে স্বাভাবিক করার লক্ষ্যে চলমান ও তলবি প্রকৃতির ঋণ পরিশোধের জন্য গতকালের নির্দেশনা জারি করা হয়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে তলবি ঋণের টাকা ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে কিস্তিতে পরিশোধিত হলে ঐ ঋণ বিরূপ মানে শ্রেণীকরণ করা যাবে না। অর্থাত্ ঐ ঋণখেলাপি হিসেবে দেখানো যাবে না। এছাড়া চলমান ঋণের বকেয়া কিস্তি ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত পরিশোধ করা যাবে। তলবি ঋণের ক্ষেত্রে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে গত বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে আরোপিত সুদ ২০২২ সালের জুনের মধ্যে ছয়টি সমান ত্রৈমাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করা যাবে। এছাড়া ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত আরোপিত সুদ ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে নিয়মিতভাবে পরিশোধিত হলে গ্রাহকের নেওয়া ঋণ বা বিনিয়োগ ৩০ জুন পর্যন্ত মেয়াদ উত্তীর্ণ হিসেবে বিবেচিত হবে না।বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। বহির্বিশ্বেও নেতিবাচক প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় রপ্তানি বাণিজ্য কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এ কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।প্রসঙ্গত করোনায় সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ঋণগ্রহীতাদের চাপ কমাতে গত বছর জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত কিস্তি পরিশোধের ওপর বিশেষ ছাড় দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে গত এক বছর কিস্তি না দিলেও কোনো গ্রাহক খেলাপি হননি। তবে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ ছাড় তুলে নেওয়া হয়।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1491.csv b/Bangla_fin_news_articles/1491.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5c67ab949a4abab0a828308874fd67cb271e2e77 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1491.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1491,মালিসেনেগালে পণ্য রপ্তানি করবে ওয়ালটন,2021-03-24,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালি ও সেনেগালে পাওয়া যাবে বাংলাদেশে তৈরি ওয়ালটনের ইলেকট্রনিক্স ইলেকট্রিক্যাল এবং আইসিটি পণ্য। এজন্য মালির বিখ্যাত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সিম্পারা গ্রুপের সঙ্গে ব্যবসায়িক চুক্তি সই করেছে ওয়ালটন। সম্প্রতি ওয়ালটন করপোরেট অফিসে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সিম্পারা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামাদৌ ডিট এনফা সিম্পারা এবং ওয়ালটনের ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ইউনিটের প্রেসিডেন্ট এডওয়ার্ড কিম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন।এই চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশে তৈরি ওয়ালটন ব্র্যান্ডের বিভিন্ন পণ্য পুরো আফ্রিকা মহাদেশে রপ্তানি আরও গতি পাবে। ওয়ালটনের গবেষণায় আফ্রিকাকে খুবই সম্ভাবনাময় বাজার হিসেবে চিন্থিত করা হয়েছে।ওয়ালটনের সব ধরনের পণ্য নিতে পারবে সিম্পারা গ্রুপ। তাদের মালি ও সেনেগালে বিস্তৃত ব্যবসায়িক নেটওয়ার্ক রয়েছে। দেশদুটিতে ওয়ালটনের অথোরাইজড ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে কাজ করবে তারা। জানা গেছে চলতি বছরের এপ্রিলের মাঝামাঝি মালিতে পণ্য রপ্তানি শুরু করবে ওয়ালটন। প্রথম শিপমেন্টে রেফ্রিজারেটর এয়ার কন্ডিশনার ইলেকট্রনিক অ্যাপ্লায়েন্সেস ল্যাপটপ টেলিভিশন মোবাইল ফোন ও কম্প্রেসর ইত্যাদি পণ্য পাঠাবে। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডিরেক্টর নিশাত তাসনিম শুচি ওয়ালটনের নির্বাহী পরিচালক এস এম জাহিদ হাসান রেফ্রিজারেটর বিভাগের সিইও আনিসুর রহমান মল্লিক মোবাইল ফোন বিভাগের সিইও এস এম রেজওয়ান আলম আইবিইউর সিনিয়র ডেপুটি অপারেটিভ ডিরেক্টর রকিবুল ইসলাম এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর সাব্বির হাসান খান প্রমুখ।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1492.csv b/Bangla_fin_news_articles/1492.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..03d33d0c4eec17630db94f3fb191def2c71a8f6d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1492.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1492,সিটি ব্যাংকের লভ্যাংশ বেড়েছে ৬৬ শতাংশ,2021-03-24,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,দি সিটি ব্যাংক লিমিটেডের লাভের হার ২০২০ সালের হিসাবে ৬৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। একক অ্যাকাউন্ট এবং একীভূত অ্যাকাউন্ট উভয় ক্ষেত্রে লাভজনক হয়েছে এর মধ্যে সহায়ক সংস্থাগুলোর লভ্যাংশ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।বাণিজ্যিক ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ গত বছরের জন্য ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশের প্রস্তাব দিয়েছে।আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি তাদের শেয়ারহোল্ডারদের বার্ষিক সাধারণ সভা ডেকেছে আগামী ১৯ মে। এর আগে ব্যাংকটি অংশীজনদের চিহ্নিত করতে ১৩ এপ্রিল শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখবে। বেসরকারি খাতের ঋণদাতাদের শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় ইপিএস গত বছরে দাঁড়িয়েছে ৪৪ দশমিক ২৯ টাকা। ঋণদানকারী ব্যবসায়িক সংস্থা হিসেবে সিটি ব্যাংক ২০২০ সালের জন্য শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় ইপিএস ৩ দশমিক ৯৯ টাকা দিয়েছে যা একবছর আগে ২ দশমিক ৪৩ টাকা ছিল।দি সিটি ব্যাংক লিমিটেড হলো দেশের বেসরকারি খাতের শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক। মূলধন বাজারে এর দুটি সহায়ক সংস্থাও বিনিয়োগ ব্যাংকিং ও ব্রোকারেজ ব্যবসায় শীর্ষস্থানীয়।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1493.csv b/Bangla_fin_news_articles/1493.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..43ce845cfb3f660fd340304265ae3a6037ffd7a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1493.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1493,নগদের ৫১ শতাংশ মালিকানা নিচ্ছে ডাক বিভাগ,2021-03-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিজিটাল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নগদএর ৫১ শতাংশ মালিকানা নিচ্ছে ডাক বিভাগ। বাকি ৪৯ শতাংশ শেয়ার থাকবে বেসরকারি খাতের ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের হাতে। এর মধ্যে বিদেশি অংশগ্রহণও থাকবে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনায় নগদের উদ্যোক্তা ও কর্মকর্তারা এ তথ্য জানান।এতদিন ডাক বিভাগে নাম কোম্পানিটি ব্যবহার করছে কীভাবে এমন প্রশ্নের উত্তরে তারা বলেন এত দিন নগদের মুনাফার ৫১ শতাংশ পেত ডাক বিভাগ। তবে মালিকানা ও পরিচালনায় কোনো অংশগ্রহণ ছিল না। অনুষ্ঠানে নগদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি তানভীর আহমেদ বলেন সরকার নগদের ৫১ শতাংশ শেয়ার নেবে। এ জন্য প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয়ে যাচাইবাছাইয়ের অপেক্ষায় আছে। সব প্রক্রিয়া শেষে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চূড়ান্ত অনুমোদন পাবে নগদ।নগদের শেয়ার সোনালী ব্যাংক কিনছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন সোনালী ব্যাংক যে প্রস্তাব দিয়েছে তা গ্রহণযোগ্য হয়নি। সোনালী ব্যাংক যে বিনিয়োগ করতে চেয়েছে তা অনেক কম। তিনি জানান যখন ৮০ কোটি লেনদেন ছিল তখন নগদের ভ্যালুয়েশন ছিল প্রায় ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এখন লেনদেন ৪০০ কোটি টাকা ভ্যালুয়েশনও পাঁচ গুণ বেড়েছে। নগদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাহেল আহমেদ বলেন নগদের গ্রাহক ও লেনদেনে সাম্প্রতিক সময়ে বড় প্রবৃদ্ধি হয়েছে। গত নভেম্বরে গ্রাহক ছিল ২ কোটি এখন তা বেড়ে হয়েছে ৩ কোটি ৮০ লাখ। লেনদেনও ১৫০ কোটি থেকে ৪০০ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস বা এমএফএস বাজারে নগদের শেয়ার ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ।সাম্প্রতিক বিজ্ঞাপন বিতর্ক নিয়ে তিনি বলেন প্রতিযোগী কোনো কোম্পানিকে ঘায়েল করার জন্য নয়। নতুনত্বের অংশ হিসেবে বতে বেকুব ও নতে নগদের বিজ্ঞাপন করা হয়েছে।সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের জন্য আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডাক অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাব্যবস্থাপক জাকির হোসেন নুর নগদের অন্যতম মালিক ও সাপ্লাইচেইন ম্যানেজমেন্ট অ্যাডভাইজার নিয়াজ মোর্শেদ এলিট নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1494.csv b/Bangla_fin_news_articles/1494.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..705742c12b98a99365cca806a91e61ea28ffd03c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1494.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1494,কম দামে জি৮৫ গেমিং প্রসেসরের রিয়েলমি নারজো ৩০এ,2021-03-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করলো তাদের গেমিং পাওয়ার হাউস রিয়েলমি নারজো ৩০এ।২১ মার্চ অনুষ্ঠিত এক অনলাইন লঞ্চিং ইভেন্টের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে স্মার্টফোনটি উন্মোচিত হয়। এর দাম নির্ধারণ করা হয়েছে মাত্র ১২৯৯০ টাকা। পাশাপাশি ২২ মার্চ দুপুর আড়াইটায় দারাজের অনলাইন ফ্ল্যাশ সেলে দুর্দান্ত এই হ্যান্ডসেটটি পাওয়া যাচ্ছে স্পেশাল প্রাইজে মাত্র ১২৪৯০ টাকায়।কেনার জন্য ক্লিকঃ ..নারজো সিরিজ রিয়েলমি ব্র্যান্ডের গেমিং সিরিজ। এর গেমিং প্রসেসর ও ফিচার গেমিংকে আরও দ্রুততর ও স্মুথ করে। দারুণ গেমিং অভিজ্ঞতা উপহার দিতে নারজো সিরিজের সর্বশেষ সংযোজন নারজো ৩০এতে রয়েছে ২.০ গিগাহার্টজ বিশিষ্ট অক্টাকোর এআরএম মালিজি৫২ জিপিইউ এবং শক্তিশালী হেলিও জি৮৫ প্রসেসর। নারজো ৩০এ দিয়ে ব্যবহারকারীরা কোন ল্যাগ ছাড়া অনায়াসে খেলতে পারবে পাবজি ফ্রি ফায়ার কল অব ডিউটি এবং অ্যাসফাল্ট নাইন এর মতো হেভি গেমগুলো।রিয়েলমি নারজো ৩০এতে রয়েছে ৬০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি এবং ১৮ওয়াটের টাইপসি কুইক চার্জার। এই শক্তিশালী ব্যাটারি নারজো ৩০একে দিচ্ছে ৪৬ দিনের স্ট্যান্ডবাই তাই ব্যবহারকারীরা গেম খেলতে পারবে দীর্ঘ সময় ধরে।পাশাপাশি রয়েছে রিভার্স চার্জিং সুবিধা মানে ফোনটিকে পাওয়ার ব্যাংকের মতো ব্যবহার করে ওটিজি ক্যাবলের মাধ্যমে অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইস চার্জ করা যাবে।এর রয়েছে ৬.৫ ইঞ্চি ২০৯ বিশাল স্ক্রিন এবং সদ্য আপগ্রেডেড স্ট্যাক প্রক্রিয়া যার ফলে ভিজ্যুয়ালে কোন ল্যাগ ছাড়াই ব্যবহারকারীরা গেম অডিও এবং ভিডিওর অসাধারণ অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারবে।অবিশ্বাস্য মূল্যের এই গেমিং স্মার্টফোনটি গেমারদের জন্য নিশ্চিতভাবেই দারুণ একটি ডিভাইস।অ্যান্ড্রয়েড ১০ এর উপর ভিত্তি করে তৈরি রিয়েলমি ইউআই তরুণ গ্রাহকদের পছন্দ ও নান্দনিকতাকে বিবেচনায় রেখে ডিজাইন করা যা তাদের অ্যান্ড্রয়েড অভিজ্ঞতায় যোগ করবে নতুন মাত্রা।ডুয়াল মোড মিউজিক শেয়ার থ্রীফিঙ্গার সিলেক্টেড স্ক্রিনশট ইত্যাদি ফিচার তরুণ ব্যবহারকারীদের মুগ্ধ করবে। প্রচলিত ডিজাইনের বাইরে রিয়েলমি নারজো ৩০এ তে রয়েছে ট্রেন্ডি ডায়াগোনাল স্ট্রাইপ ডিজাইন যা একটি স্টাইলিশ লুক দেয়। রিয়েলমি নারজো ৩০এ বাজারে আনার পাশাপাশি চলছে নারজো গেমিং চ্যাম্পিয়নশিপঃ সিজন ১। প্রথম সিজনে ৭২টি স্কোয়াড সুযোগ পেয়েছে প্রতিযোগীরা লড়বে ফ্রি ফায়ারের মাঠে। কোয়ালিফায়ার শেষে ২৩ এবং ২৪ মার্চ সেমিফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে।২৫ মার্চ সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে মেগাফাইনাল। সিজন ১এ থাকছে ১ লক্ষ টাকার প্রাইজপুল। পাশাপাশি রিয়েলমির অফিশিয়াল ফেসবুক পেইজ থেকে হতে যাওয়া সেমিফাইনাল ফাইনালের লাইভ স্ট্রিম শেয়ার করলে সর্বোচ্চ শেয়ারকারি পাবেন নারজো ৩০এ সহ অসংখ্য আকর্ষণীয় পুরষ্কার৪ জিবি র্যা ম এবং ৬৪ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজযুক্ত রিয়েলমি নারজো ৩০এ লেজার ব্ল্যাক এবং লেজার ব্লু কালারে পাওয়া যাবে মাত্র ১২৯৯০ টাকায়। নিজেকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখতে চাইলে দুর্দান্ত গেমিং পারফরমেন্সের রিয়েলমি নারজো ৩০এ ব্যবহার আবশ্যক।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1495.csv b/Bangla_fin_news_articles/1495.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..73d8c1e687e9dcfcdfc355c7b53959948576fa31 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1495.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1495,বাড়ছে করোনা উদ্বেগ বাড়াচ্ছে ব্যবসায়,2021-03-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার প্রভাব যতই বাড়ছে ততই উদ্বেগ বাড়ছে ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তা মহলে। করোনার ধাক্কা কাটিয়ে ওঠা নতুন করে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। করোনার বিস্তার অব্যাহত থাকলে ক্ষুদ্র ও মাঝারিদের টিকে থাকাই কষ্টকর হবে।ইতিমধ্যে প্রণোদনার নামে ঋণসুবিধা দেওয়া হলেও তা সবাই পায়নি। এমনকি সংবাদপত্রকে শিল্প বলা হলেও এই শিল্পের জন্য কোনো সুবিধাই ঘোষণা করা হয়নি। করোনায় ব্যবসাবাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাবের প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ে সংবাদপত্রশিল্পে। করোনায় ঝুঁকি নিয়ে এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা কাজ করলেও নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে তারা ছিলেন উপেক্ষিত।এখানকার কর্মীদের জন্য নতুন ওয়েজবোর্ডও আইনগত কারণে বাস্তবায়ন করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্টরা বলেন সংবাদপত্রশিল্পের বিনিয়োগও কম নয়। করোনায় অন্যান্য খাতের মতো সংবাদপত্রশিল্পও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সব খাতের সমস্যা সংবাদপত্রগুলো সামনে নিয়ে এলেও সংবাদপত্রের সমস্যা রয়ে গেছে আড়ালে। সাম্প্রতিক সময়ে সংবাদপত্রের কাঁচামালের দামও বেড়েছে। আর সব সংবাদপত্র করপোরেট হাউজের পরিচালনায় নেই সেটিও সত্য। একইভাবে অসংগঠিত খাত ক্ষুদ্র কুটিরশিল্পসহ মাঝারি শিল্পগুলোও মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত। চাকরি হারিয়ে বেকার জনগোষ্ঠীও অসহায় হয়ে গেছে। তাদের হাতে টাকা নেই। বিশ্বের অপরাপর দেশ ব্যক্তি পর্যায়েও টাকা দিয়েছে। শিল্পপ্রতিষ্ঠানকেও নগদ অর্থ দিয়েছে এবং দিচ্ছে। সেগুলো অনুদান হিসেবেই দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশে ঋণের বোঝা চাপিয়ে দিলেও তা সবাই পায়নি।বিশেষজ্ঞ মহলের মতে করোনার অভিঘাতে স্থবির অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে সমাজের সবার হাতেই টাকার সরবরাহ থাকতে হবে। যেমনটি বিশ্বের অন্যান্য দেশেও করা হচ্ছে। কারণ শুধু উত্পাদকদের হাতে টাকা গেলে হবে না। উত্পাদিত পণ্য কিনবেন যিনি তার হাতেও টাকা থাকতে হবে। নইলে পণ্য কিনবেন কীভাবে উত্পাদকভোক্তা কাউকে এখানে খাটো করে দেখার সুযোগ নেই।একইভাবে একজন চাদোকানি থেকে শুরু করে মাঝারি উদ্যোক্তা পর্যন্তসবার প্রতি যত্নশীল হতে হবে। সবাইকে আর্থিক সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পব্যবসা খাত শ্রমঘন। প্রচুর কর্মী এসব খাতে কাজ করেন। ফলে শুধু বড় উদ্যোক্তাদের আর্থিক সহায়তা দিলেই অর্থনীতি ঠিক থাকবে এমন ধারণা ভুল। সব খাতকেই প্রণোদনার আওতায় এনে আর্থিক সহায়তা দিলে সব খাত যখন চাঙ্গা হবে তখনই বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে। তদুপরি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ভোগব্যয়ের ওপর অধিকতর নির্ভরশীল। ভোগব্যয় বাড়াতে হলে ক্রেতাশ্রেণির হাতে অর্থ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে বিশাল এক কর্মীবাহিনী। ইতিমধ্যে অনেকেই আয়ের সংস্থান না থাকায় শহর থেকে গ্রামমুখী হয়েছেন। সব দিক বিবেচনা করেই সরকারের সুবিধা প্রদান করা উচিত। এদিকে অনেকেই ব্যাবসায়িক মন্দায় ব্যাংকের কিস্তি দিতে পারছেন না। অনেকে একটু নাড়াচাড়া দিলেও করোনার প্রকোপ বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে পড়ে গেছেন সবাই। এ অবস্থায় ঋণ পরিশোধে সময় বর্ধিতকরণের দাবি জানিয়ে উদ্যোক্তারা বলেছেন অতীতেও ক্ষেত্রেবিশেষে ঋণ পরিশোধে লম্বা সময় দেওয়া হয়েছিল। অনেক উদ্যোক্তাই এই সুবিধা নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে কিস্তি পরিশোধ করেছেন। ঋণ পরিশোধে সময়সীমা বাড়িয়ে দিলে উদ্যোক্তা যেমন বাঁচবেন ব্যাংকও আটকা পড়বে না। ব্যাংকের বিনিয়োগের টাকা ফেরতে এটিই হতে পারে কার্যকর পদক্ষেপ।সংশ্লিষ্টরা জানান ডিসেম্বর পর্যন্ত ঋণের কিস্তি প্রদানে শিথিলতা ছিল। পরে মার্চ পর্যন্ত শর্তসাপেক্ষে বাড়ানো হলেও সবাই এই সুবিধা নিতে পারেননি। তাই আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত কিস্তি পরিশোধের সময় বৃদ্ধি করার জোর দাবি উঠেছে।এই দাবিকে যৌক্তিক বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে এই সময়ে ভ্যাটট্যাক্স আদায়ে নমনীয় হতে হবে। ব্যবসায়ীদের সুযোগ দিতে হবে যাতে কলকারখানা চালু রাখা যায়। কর্মসংস্থান ঠিক রাখা যায়। সবকিছু কঠিন করে ফেললে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। প্রবৃদ্ধির প্রত্যাশা পূরণ হবে না।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1496.csv b/Bangla_fin_news_articles/1496.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a53f27a9bd0a1f588109d9f14f9fdeb9b988d380 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1496.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1496,নারীপুরুষদের মধ্যে অনৈতিক সম্পর্ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ সোনালী ব্যাংকের,2021-03-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নারীপুরুষ নির্বিশেষে সব কর্মীর সঙ্গে পেশাদারী সম্পর্কের বাইরে ব্যক্তিগত অনৈতিক সম্পর্ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছে রাষ্ট্রীয় মালিকানার সোনালী ব্যাংক। সোনালী ব্যাংকের ভিজিলেন্স অ্যান্ড কমপ্লেইন্ট ম্যানেজমেন্ট ডিভিশনের জেনারেল ম্যানেজার সরদার মুজিবুর রহমান ও ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. খায়রুল আলম স্বাক্ষরিত এক আদেশে সম্প্রতি কর্মীদের এ পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।আদেশটি সোনালী ব্যাংকের সব প্রিন্সিপাল অফিস রিজিওনাল অফিস করপোরেট শাখা অন্যান্য শাখা সোনালী ব্যাংক স্টাফ কলেজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট স্থানীয় কার্যালয় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ শাখা রমনা করপোরেট শাখা প্রধান কার্যালয়ের সব ডিভিশন সব জিএম ডিজিএম এজিএম ম্যানেজারের কাছে পাঠানো হয়েছে।সোনালী ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে এ ব্যাংকের কর্মকর্তাকর্মচারীদের মধ্যে নারীপুরুষের অনৈতিক সম্পর্ক বেশ কয়েকবছর ধরে বেড়ে গেছে। অবস্থা স্বাভাবিক করতে কর্তৃপক্ষের উদ্যোগগুলো অনেকক্ষেত্রেই কাজে আসছে না। এমন অবৈধ সম্পর্কের জেরে এক কর্মকর্তা আরেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরি করছেন। কেউ কেউ মামলাও করেছেন। এমন পরিপ্রেক্ষিতে বারবার এ ধরণের অনৈতিক সম্পর্ক থেকে দূরে থাকতে বলছে ব্যাংকটির কর্তৃপক্ষ। আদেশে বলা হয়েছে এর আগে নারীপুরুষ নির্বিশেষে সব সহকর্মীর সঙ্গে পেশাদারী সম্পর্কের বাইরে ব্যক্তিগত অনৈতিক সম্পর্কের ব্যাপারে ব্যাংকের সব পর্যায়ের নির্বাহী বা কর্মকর্তাকর্মচারীদের সতর্ক করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। তারপরও কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার কারণে নতুন করে আবারও কর্মকর্তাকর্মচারীদের উদ্দেশ্যে আরেকটি আদেশ জারি করা হলো।নতুন আদেশে বলা হয়েছে নারীপুরুষ নির্বিশেষে সব কর্মীর সঙ্গে পেশাদারী সম্পর্কের বাইরে অনৈতিক সম্পর্ক এড়িয়ে চলা বা পরিহার করার জন্য ব্যাংকের সব পর্যায়ের নির্বাহী ও কর্মকর্তাকর্মচারীকে কর্তৃপক্ষের নির্দেশক্রমে পরামর্শ দেওয়া হলো।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1497.csv b/Bangla_fin_news_articles/1497.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ca90df784ddc7c05c9175e01f58c412d34cf962f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1497.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1497,ইভ্যালিতে যুক্ত হলো শেয়ারট্রিপ,2021-03-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশীয় ইকমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালি ডটকম লিমিটেডের সঙ্গে যুক্ত হলো অনলাইন ভিত্তিক ভ্রমণসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান শেয়ারট্রিপ। এখন থেকে শেয়ারট্রিপের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ট্র্যাভেল প্যাকেজগুলো ইভ্যালির অ্যাপ্স ও ওয়েভসাইট থেকে বিভিন্ন মূল্যছাড়ে এই সেবা নিতে পারবেন ইভ্যালির গ্রাহকেরা।রবিবার ২১ মার্চ ইভ্যালির পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয় সম্প্রতি রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ইভ্যালির বাণিজ্যিক বিভাগের প্রধান সাজ্জাদ আলম এবং শেয়ারট্রিপের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা সাদিয়া হক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন৷অনুষ্ঠানে ইভ্যালির ক্যাটাগরি হেড মোহাম্মদ আবু তাহের সাদ্দাম বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার জাহেদ হাসান ফয়সাল কি একাউন্ট ম্যানেজার বদরুদ্দীন হোসাইন অনিন্দ্য এবং শেয়ারট্রিপ এর মার্কেটিং ম্যানেজার নাফিজ চৌধুরী সিনিয়র এক্সিকিউটিভ রাহাত এলাহি সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1498.csv b/Bangla_fin_news_articles/1498.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..42d92c87364dca0b69750ec7b068afef4dce1d63 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1498.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1498,শীর্ষ দেশগুলো থেকে রেমিট্যান্স কমেছে,2021-03-21,রেজাউল হক কৌশিক,দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম প্রধান মাধ্যম রেমিট্যান্স। তবে এখনো পর্যন্ত অল্প কয়েকটি দেশ থেকেই রেমিট্যান্সের সিংহভাগ আসছে। আমাদের দেশের রেমিট্যান্স এখনো মধ্যপ্রাচ্যনির্ভর। তবে রেমিট্যান্স প্রেরণকারী শীর্ষ দেশগুলো থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে। রেমিট্যান্স বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ত্রৈমাসিক প্রকাশনায় এ তথ্য দেখা গেছে।মূলত করোনা শুরু হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন দেশে শ্রমিক ছাটাই হয়েছে। বাংলাদেশি শ্রমিকরাও ছাটাই থেকে বাদ পড়েনি। এছাড়াও করোনার কারণে শ্রমিকরা বিপাকে পড়েছেন। যার কারণে শীর্ষ দেশগুলো থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে। ২০২০ সালের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর সময়ে আগের তিন মাসের তুলনায় কমলেও আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে আলোচ্য সময়ে প্রবাসীরা ৬২৩ কোটি ১৫ লাখ ডলার বা ৫২ হাজার ৯৬৮ কোটি টাকা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। যা আগের প্রান্তিকের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর তুলনায় ৭ দশমিক ১৭ শতাংশ কমেছে।প্রতিবেদনে দেখা গেছে গত বছরের চতুর্থ প্রান্তিকে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে সৌদি আরব থেকে। এ সময়ে দেশটি থেকে প্রবাসীরা মোট ১৪৫ কোটি ৩১ লাখ ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। যা মোট আহরিত রেমিট্যান্সের সাড়ে ২৩ দশমিক ৩২ শতাংশেরও বেশি। রেমিট্যান্স পাঠানোয় শীর্ষ বাকি দেশগুলো হচ্ছেআরব আমিরাত যুক্তরাজ্য মালয়েশিয়া ওমান কাতার ইতালি ও বাহরাইন। এসব দেশ থেকে আগের প্রান্তিকের চেয়ে রেমিট্যান্স কমেছে। অন্যদিকে যেসব দেশ থেকে বেশি রেমিট্যান্স আসে এমন হাতে গোনা দুয়েকটি দেশ থেকে রেমিট্যান্স বেড়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো যুক্তরাষ্ট্র জার্মানি কুয়েত ও অস্ট্রেলিয়া। যুক্তরাষ্ট্র থেকে অক্টোবরডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে প্রবাসীরা ৮৩ কোটি ১৩ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে। যা আগের প্রান্তিকের চেয়ে প্রায় দুই শতাংশ বেশি। আর আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৬ শতাংশ বেশি। কুয়েত থেকে গত তিন মাসে ৪৭ কোটি ৩০ লাখ ডলার এসেছে। যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ৩০ শতাংশ বেশি। আর আগের প্রান্তিকের চেয়ে এক দশমিক ৪১ শতাংশ বেশি। জার্মানি থেকে আগের প্রান্তিকের চেয়ে ১০ দশমিক ৭৫ শতাংশ বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। আগের বছরের একই সময়ে চেয়ে তা প্রায় ১৫ শতাংশ বেশি। গত তিন মাসে এদেশ থেকে ১ কোটি ৯০ লাখ ডলার এসেছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা গেছে শীর্ষ রেমিট্যান্স প্রেরণকারী দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দীর্ঘ দিন ধরে শীর্ষ দশে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান থাকলেও আগে অবস্থান আরো নিচে ছিল। রেমিট্যান্সের ওপর দুই শতাংশ ভর্তুকি দেওয়ার পর থেকে এদেশ থেকে রেমিট্যান্সের প্রবাহ বেড়ে গেছে। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে দুই শতাংশ ভর্তুকি দেওয়ার কারণে এদেশ থেকে রেমিট্যান্স বাড়তে পারে। আর অগ্রণী ব্যাংক রেমিট্যান্সের ওপর আরো এক শতাংশ বেশি ভর্তুকি দিচ্ছে। অর্থাত্ কেউ যদি যুক্তরাষ্ট্র থেকে অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স পাঠায় তাহলে সে ১০৩ ডলার পাচ্ছে। আবার এ অর্থ ব্যাংকিং চ্যানেলের বাইরে যুক্তরাষ্ট্র পাঠিয়ে একইভাবে আবার পাঠালে বাড়তি অর্থ পাওয়া যাচ্ছে। এভাবে এক শ্রেণির অসাধু ব্যক্তি ভর্তুকি থেকে অর্থ উঠিয়ে নিচ্ছে বলে ধারণা করছেন তারা। অবশ্য এক্ষেত্রে অন্যান্য খরচ কতটুকু সে বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা তারা দিতে পারেননি। অন্যদিকে মধ্যপ্রাচ্যের চেয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে আমাদের দেশে ব্যবসা বেশি। এক্সপোর্টের ক্ষেত্রেও অনিয়ম হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করেছেন। তারা বলছেন কেউ যদি ১০০ ডলারের এক্সপোর্ট করে ৩০ ডলার রেমিট করতে বলেন তাহলে ঐ রপ্তানিকারক ৩০ ডলারের ওপর ভর্তুকি পাচ্ছেন। এভাবে রপ্তানি থেকেও রেমিট্যান্স বাড়তে পারে বলে তাদের আশঙ্কা।এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবীদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন সাম্প্রতিক হুন্ডি অনেক কমে গেছে। ভিসা বাণিজ্য নেই বললেই চলে। মধ্যপ্রাচ্যে অর্থনৈতিক লকডাউনে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। এসব কারণে আগের প্রান্তিকের চেয়ে বছরের শেষ প্রান্তিকে রেমিট্যান্স কমতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স বাড়ার বিষয়ে তিনি বলেন যুক্তরাষ্ট্রে যারা থাকেন তাদের বেশির ভাগই স্থায়ী ভিত্তিতে থাকেন। তাদের আত্মীয়স্বজন এদেশে থাকে। ঐ স্বজনদের প্রয়োজন মাফিক তারা অর্থ পাঠান। করোনার সময়ে শহরের মানুষ বেশি আক্রান্ত হয়েছে। যাদের অনেকেই যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসীর আত্মীয়। আবার তাদের অনেক আত্মীয়স্বজনের চাকরি এ সময় চলে গেছে। ফলে তারা বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়ে থাকতে পারেন। অন্যদিকে বিশ্বব্যাপী ট্রাভেল কমে যাওয়ায় ব্যাগেজ রুলের আওতায় আমদানিও এ সময় কমেছে। যারা এ ধরনের ব্যবসা করে তারা সাধারণত প্রবাসীদের কাছ থেকে অর্থ নিয়ে পণ্য কিনে আনেন এবং দেশে এসে প্রবাসীদের আত্মীয়দের টাকা ফেরত দেন। ট্রাভেল বন্ধ হওয়ায় এ ধরনের ব্যবসা কমে গেছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1499.csv b/Bangla_fin_news_articles/1499.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fd5f57f20cbf2a3ddb672f2b429b364ad6a40180 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1499.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1499,ভোজ্য তেলের দাম নিয়ন্ত্রণে ভ্যাট কমানোর পক্ষে ট্যারিফ কমিশন,2021-03-21,রিয়াদ হোসেন,ক্রমাগত বাড়তে থাকা ভোজ্য তেলের দাম ভোক্তার নাগালের মধ্যে রাখতে ভ্যাট ও আগাম কর কিছু ক্ষেত্রে প্রত্যাহার কিংবা কমানোর প্রস্তাব করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। চলতি মাসের শুরুতে প্রতিষ্ঠানটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পাঠিয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর কাছেও এ সংক্রান্ত প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন সূত্র জানিয়েছে এ প্রস্তাব বাস্তবায়ন হলে ভোজ্য তেলের দাম ভোক্তা পর্যায়ে লিটারে ১০ টাকা করে কমতে পারে। এর ফলে ভোক্তারা কিছুটা হলেও রেহাই পাবেন। খোদ এনবিআরের আওতাধীন বৃহত্ করদাতা ইউনিটএলটিইউ ভ্যাট অফিস ভোজ্য তেলকে নিত্যপণ্য বিবেচনায় আমদানি পর্যায়ে বিদ্যমান ভ্যাট ও আগাম কর বাতিল করে উত্পাদন ও ব্যবসা পর্যায়ে সুনির্দিষ্ট কর আরোপের প্রস্তাব করেছে সম্প্রতি। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে এসব প্রস্তাব পর্যালোচনা করছে ভ্যাট বিভাগ। এ বিষয়ে সহসা একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত আসতে পারে। তবে ভ্যাট বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইত্তেফাককে বলেন ভ্যাট ছাড় দেওয়া হলে তা ভোক্তার কাছে যাবে কিনাসেটি নিশ্চিত নই। তবুও ইস্যুটি পর্যালোচনা করা হচ্ছে।আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে দেশের বাজারে গত প্রায় আড়াই মাস ধরে হুহু করে বাড়ছে ভোজ্য তেলের দাম। গত আড়াই মাস আগে বোতলজাত তেলের দাম লিটারে ৯৫ থেকে ১০৩ টাকায় বিক্রি হলেও বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে অন্তত ১৪০ টাকায়। খোলা তেল আড়াই মাস আগে ৯৫ টাকায় বিক্রি হলেও বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকায়। দাম বেড়ে যাওয়ায় সরকারের ভ্যাট আদায়ও বাড়ছে। কিন্তু এর পুরো চাপ যাচ্ছে সাধারণ ভোক্তার ওপর। বর্তমানে ভোজ্য তেলের আমদানি পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাট ছাড়াও ৪ শতাংশ আগাম কর এটি বা অ্যাডভান্স ট্যাক্স প্রযোজ্য রয়েছে। উৎপাদন পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে। উত্পাদনকারীরা আমদানি পর্যায়ে দেওয়া ভ্যাট সংযোজিত মূল্য বাদে বাকি অংশ ফেরত নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। এছাড়া ব্যবসা পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে যা ফেরত নেওয়ার সুযোগ নেই।ট্যারিফ কমিশনের প্রস্তাবে উৎপাদন ও বিপণনে ভ্যাট অব্যাহতি দেওয়ার পাশাপাশি আমদানিতে আগাম কর অব্যাহতি দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। আমদানিতে কেবল ১০ শতাংশ ভ্যাট আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। ট্যারিফ কমিশনের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন এ প্রস্তাব বাস্তবায়ন হলে ভোক্তা পর্যায়ে ভোজ্য তেলের দাম লিটারে ১০ টাকা কমতে পারে।আগামী রমজানেও ভোজ্য তেলের দাম বাড়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। ফলে এ পরিস্থিতিতে ভোক্তা পর্যায়ে ভোজ্য তেলের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকারের তরফ থেকে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত বলে মনে করছেন ভোক্তাদের প্রতিনিধিরাও। তবে এ সুযোগ যাতে ভোক্তার কাছে যায় তাও নিশ্চিত করার দাবি তাদের। কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ক্যাবএর সহসভাপতি এস এম নাজির হোসেন ইত্তেফাককে বলেন ভ্যাট কমানোর এ প্রস্তাব সমর্থন করি। তবে তা যাতে ভোক্তার কাছে যায়। এজন্য সরকারের শক্ত মনিটরিং থাকতে হবে। অন্যথায় কোনো লাভ হবে না। আমরা অতীতে দেখেছি চালের শুল্ক কমানো হয়েছে। কিন্তু ভোক্তা পর্যায়ে দাম কমেনি। আমদানিকারকরা আমদানি পর্যায়ে যে ভ্যাট ও আগাম কর পরিশোধ করেন পরবর্তীতে সংযোজিত মূল্য বাদে বাকি অংশ রেয়াত নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু এক্ষেত্রে এনবিআরের যথাযথ নীতিমালার অভাবে ভ্যাট অফিসগুলোতে আমদানিকারকদের বিপুল অঙ্কের টাকা আটকে থাকে। এনবিআরের এলটিইউভ্যাট অফিস হিসাব করে দেখেছে রিফান্ড নেওয়ার পরও প্রতি কেজি ভোজ্য তেলে ২ টাকা ৮০ পয়সা করে ফেরতযোগ্য হচ্ছে ভ্যাট অফিসের জন্য ঋণাত্মক জের।সম্প্রতি এলটিইউর কমিশনার ওয়াহিদা রহমান চৌধুরী এনবিআরে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। এতে তিনি বলেন সংযোজন হার কম হওয়ায় এবং আমদানি পর্যায়ে আগাম কর পরিশোধ করায় এ পরিস্থিতির তৈরি হয়েছে। তিনি বলেন ভোজ্য তেল যেহেতু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য এবং এক্ষেত্রে বাণিজ্য সহায়তা ও সরকারের রাজস্ব সুরক্ষার বিবেচনায় আমদানি পর্যায়ে ভ্যাট ও আগাম কর অব্যাহতি দিয়ে কেবল উৎপাদন ও ব্যবসা পর্যায়ে সুনির্দিষ্ট কর নির্ধারণ করা যায়।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1500.csv b/Bangla_fin_news_articles/1500.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2d06223b25df731661e4d714911882f1b96b02f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1500.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1500,ওয়ালটনের বর্ষপূর্তিতে কোটি টাকার পুরস্কার,2021-03-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ওয়ালটনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সারা দেশে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন১০ ঘোষণা করেছে প্রতিষ্ঠানটি। ক্যাম্পেইনের আওতায় ফ্রিজ টিভি এসি ওয়াশিং মেশিন এবং সিলিং ফ্যান ক্রেতাদের জন্য নগদ লাখ টাকা ফ্রি পণ্যসহ কোটি টাকার নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার রয়েছে পুরস্কার হিসেবে।যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে শনিবার ২০ মার্চ ওয়ালটন ডে উদযাপিত হয়। দেশবিদেশের সব ওয়ালটন অফিসসহ সারা দেশে ১৭ হাজারেরও বেশি আউটলেটে সারা দিন ছিলো নানা আয়োজন।সকালে রাজধানীর বসুন্ধরায় করপোরেট অফিসে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ। এরপর আনন্দ র্যালি মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা মাস্ক হ্যান্ড সেনিটাইজার বিতরণ বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন করে ওয়ালটন। ....অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর আবুল বাশার হাওলাদার ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার ইভা রিজওয়ানা এমদাদুল হক সরকার হুমায়ূন কবীর এবং শোয়েব হোসেন নোবেল ওয়ালটন প্লাজা ট্রেডের সিইও মোহাম্মদ রায়হান এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এস এম জাহিদ হাসান উদয় হাকিম আমিন খান ফিরোজ আলম ওয়ালটন এসির সিইও তানভীর রহমান ফ্রিজের সিইও আনিসুর রহমান মল্লিক টিভির সিইও মোস্তফা নাহিদ হোসেন ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের সিইও সোহেল রানা এবং হোম অ্যাপ্লায়েন্সের সিইও আল ইমরান।ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ জানান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন১০ এর আওতায় ফ্রিজ এবং ওয়াশিং মেশিন ক্রেতারা পেতে পারেন নগদ ১ লাখ টাকা। রয়েছে বিভিন্ন অংকের কোটি টাকার নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার। আর এসির ক্রেতাদের জন্য রয়েছে ২০০ শতাংশ পর্যন্ত নিশ্চিত ক্যাশব্যাক। এদিকে ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে ওয়ালটন টিভির ক্রেতারা প্রতি ঘন্টায় পেতে পারেন ফ্রি এসি আছে নিশ্চিত মূল্যছাড়। আর সিলিং ফ্যান ক্রেতাদের জন্য রয়েছে লাখ টাকা পাওয়ার সুযোগ। ২০ মার্চ থেকে পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত এসব সুবিধা পাবেন ক্রেতারা।অনুষ্ঠানে প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ বলেন কোটি মানুষের অকৃত্রিম ভালোবাসায় বাংলাদেশসহ বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ও বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড ওয়ালটন। প্রায় দুই যুগ আগে ওয়ালটনের উদ্যোক্তারা যে সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন তার ফলেই দেশ আজ ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। দেশের সিংহভাগ চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি ওয়ালটন পণ্য ৪০টিরও বেশি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ব্র্যান্ড হওয়ার লক্ষ্যে ওয়ালটন এগিয়ে যাচ্ছে। সবার সহযোগিতায় ওই সময়ের আগেই আমরা লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবো বলে বিশ্বাস করি।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1501.csv b/Bangla_fin_news_articles/1501.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4cfb5e42ad1ad80ff430f8ff3241b869be971fdc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1501.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1501,ডাবরএর পণ্য যুক্ত হলো ইভ্যালিতে,2021-03-20,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্বের অন্যতম আয়ুর্বেদিক পণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ডাবরএর বিভিন্ন ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে ইভ্যালি ডট কম ডট বিডিতে। দেশীয় ইকমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালিতে বাংলাদেশে ডাবরএর অনুমোদিত পরিবেশক এশিয়ান কনজুমার কেয়ার প্রাইভেট লিমিটেডের ভার্চুয়াল শপ থেকে কেনা যাবে পণ্যগুলো।শনিবার ২০ মার্চ ইভ্যালির পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয় সম্প্রতি রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত ইভ্যালি ডট কম লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ইভ্যালির চিফ অপারেটিং অফিসার এইচ এম তারিকুল কামরুল এবং এশিয়ান কনজুমার কেয়ার প্রাইভেট লিমিটেডের বিপণন বিভাগের প্রধান তালাত রহিম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।অনুষ্ঠানে ইভ্যালির বাণিজ্যিক বিভাগের প্রধান সাজ্জাদ আলম ভাইস প্রেসিডেন্ট মেহেদী হাসান ক্যাটাগরি হেড মোহাম্মদ আবু তাহের সাদ্দাম ক্যাটাগরি হেড নূর জাহান জুঁই বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার সালমা হামিদ ঈশিতা এবং এশিয়ান কনজুমার কেয়ার প্রাইভেট লিমিটেড এর ইকমার্স স্পেশালিষ্ট মাহেল হাসান কি একাউন্ট ম্যানেজার কওমি মাহজাবিন রিয়াসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1502.csv b/Bangla_fin_news_articles/1502.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7ade6206d7324517ba3a8527bfa8b39ff296bc39 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1502.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1502,সামাজিক ব্যবসায় গ্রামীণ ইউনিক্লোর ১০ বছর পূর্তি,2021-03-20,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের খুচরা পোশাক বিক্রয় খাতে সামাজিক ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান ইউনিক্লো সোশ্যাল বিজনেস লিমিটেড প্রতিষ্ঠার ১০ বছর উদযাপন করছে। তারা ১০ বছর ধরে বাংলাদেশে গ্রামীণ ইউনিক্লো ব্র্যান্ড নামে ব্যবসা ও নিজেদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। প্রতিষ্ঠানটি সারা বিশ্বে বিভিন্ন প্রসিদ্ধ ও নামকরা ব্র্যান্ড যেমন ইউনিক্লো জি ইউ থিওরি জে ব্র্যান্ড পি. এল. এস. টি প্রিন্সেস টাম টামসহ আরও অন্যান্য ব্র্যান্ডের মৌলিক প্রতিষ্ঠান। মূলত বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখার উদ্দেশ্যে এই ব্র্যান্ডটি যাত্রা শুরু করেছে ১০ বছর আগে।শুরুতে ব্র্যান্ডটি গ্রামের নারীদের মধ্যে ১ ডলারে পোশাক বিক্রয়ের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে। ২০১৩ সালের জুলাই মাসে প্রথম শোরুম ওপেনের মাধ্যমে সরাসরি পোশাক ব্যবসায় যুক্ত হয়।প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ব্র্যান্ডটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হক বলেন বাংলাদেশের মানুষের লাইফস্টাইল পরিবর্তনের জন্য ও সমাজের কল্যাণের জন্য প্রতিনিয়ত আমাদের যে প্রচেষ্টা সেটি এক দিনের নয়। আজকের যে অর্জন সেটির যাত্রা শুরু ২০১০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। আমরা শুরুতে গ্রামের নারীদের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনা সৃষ্টির লক্ষ্যে স্যানিটারি প্রোডাক্ট ও পোশাক বিক্রি করতাম। এরপর ২০১৩ সালে আরও অধিকতর ভাবে সামগ্রিক বাংলাদেশের মানুষের জীবনধারা উন্নয়নের জন্য প্রথম টি স্টোরের মাধ্যমে তৈরি পোশাক বিক্রয়ের মূলধারার সামাজিক ব্যবসায়ের যাত্রা শুরু করে। স্টোরের যাত্রা শুরুর পর থেকে অপেক্ষাকৃত সাশ্রয়ী মূল্যে বিভিন্ন ইউনিক ও ফাংশনাল পোশাক ব্যতিক্রমী স্টোর ব্যবস্থাপনার ও জাপানিজ মান নিয়ন্ত্রণ এবং তত্ত্বাবধানের মাধ্যমে বিক্রয় করে আসছি। ব্যবসায় থেকে অর্জিত মুনাফা পুরোপুরিভাবে আমরা ব্যবসায় সম্প্রসারণ কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও সামাজিক উন্নয়নে ব্যয় করছি। আমরা নিশ্চিত করতে চেষ্টা করছি আরামদায়ক পোশাক শপ ও লাইফস্টাইল।বর্তমানে ঢাকা ও আশেপাশের শহরে শোরুম থাকলেও এই সামাজিক ব্যবসার অবদান সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে চায় প্রতিষ্ঠানটি। তাদের ভবিষ্যতের তিনটি উদ্দেশ্যের মধ্যে থাকছে প্রতিষ্ঠানে কর্মরত মানবসম্পদকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিশ্ববাজারের উপযোগী মানবসম্পদে পরিণত করা ও সর্বোচ্চ মানের কর্মপরিবেশ প্রদানের মাধ্যমে আদর্শ প্রতিষ্ঠানে পরিনত হওয়া। দ্বিতীয়ত দেশীয় পোশাক শিল্পের প্রযুক্তি উৎকর্ষতা ও কমপ্লাইয়েন্স উন্নয়নের জন্য একসাথে কাজ করা ও গার্মেন্টস শিল্পে নিয়োজিত মানবসম্পদকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করা যা সুস্থ ও সঠিক জীবনযাপনে সহায়তা করবে। তৃতীয়ত অসহায় ও দুস্থ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সহযোগিতা করা এবং এর মাধ্যমে তাদের নিজের পায়ে দাঁড়াতে সহযোগিতা করা।বিভিন্ন ফাংশনাল পোশাকের মাধ্যমে জীবনধারা পরিবর্তনের বিশেষ প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে নতুন অনেক কালেকশন যুক্ত হয়েছে যার মধ্যে ইউ ভি প্রোটেকশন কামিজ যা সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে। এছাড়া রয়েছে নন আয়রন স্পেশাল ইজি কেয়ার শার্ট ও জাপানের বিখ্যাত কাহিকারা ডেনিম ড্রাই কালেকশন সফট অ্যান্ড স্ট্রেস কালেকশন স্ট্রেস প্যান্টস ও ৯৯০ টাকার সাশ্রয়ী মূল্যের শার্ট সহ আরও অনেক কিছু।এছাড়া ক্রেতাদের কেনাকাটায় স্ক্র্যাচ কার্ডের মাধ্যমে থাকছে শর্ত সাপেক্ষে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় ও বিভিন্ন গিফট।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1503.csv b/Bangla_fin_news_articles/1503.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28a698660b46799df679611bf3ce85ad35637931 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1503.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1503,ভারতের উদ্দেশ্যে নৌপথে খাদ্যপণ্যের প্রথম চালান,2021-03-16,পলাশ নরসিংদী সংবাদদাতা,বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে মঙ্গলবার ১৬ মার্চ নৌপ্রটোকলের আওতায় খাদ্যপণ্যের প্রথম চালান যাচ্ছে ভারতে।নরসিংদীর পলাশে অবস্থিত প্রাণ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক থেকে এ পণ্য রওনা হয়ে কলকাতা বন্দরের টিটি শেডে পৌঁছবে। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী প্রাণ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে উপস্থিত থেকে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। অনুষ্ঠানে জানানো হয় প্রাণ গ্রুপের ২৫ হাজার কার্টন লিচি ড্রিংক বোঝাই জাহাজটি নরসিংদীর শীতলক্ষ্যা থেকে যাত্রা শুরু করে নারায়ণগঞ্জ হয়ে খুলনার শেখবাড়িয়া দিয়ে ভারতে প্রবেশ করবে এবং কলকাতার বন্দরে গিয়ে পৌঁছবে। ৭১০ কিলোমিটার দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে জাহাজটির গন্তব্যে পৌঁছতে ৮ দিন সময় লাগবে। সড়কপথের চেয়ে নৌপথে পণ্য পরিবহন খরচ ৩০ শতাংশ কম।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত আছেন নরসিংদী২ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আশরাফ খান বাণিজ্যসচিব ড. মুহাম্মদ জাফর উদ্দিন নৌপরিবহন সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী নরসিংদী জেলা প্রশাসক সৈয়দা ফারহানা কাউনাইন নরসিংদী পুলিশ সুপার কাজী আশরাফুল আজিম প্রাণ গ্রুপের চেয়ারম্যান আহসান খান চৌধুরী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করছেন বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমরেড গোলাম সাদেক।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1504.csv b/Bangla_fin_news_articles/1504.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8ddd408bd75c9faed6149d51e6c63b46184cabba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1504.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1504,জেবিসিসিআই এর সভাপতি আসিফ এ চৌধুরী,2021-03-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চৌধুরী গ্রুপের প্রধান নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ এ চৌধুরী ২০২২ সালের জন্য জাপান চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির জেবিসিসিআই সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।এ ছাড়া মো শরিফুল আলম জনাব এম জালালুলহাই সহসভাপতি তাশেশি হাশিমোটো কোষাধ্যক্ষ এবং তারেক রফি ভূঁইয়া সেক্রেটারি জেনারেল হিসাবে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। নবনির্বাচিত পরিচালকরা হলেন ইউজি অ্যান্ডো তাদোকি ওয়াটানাবে তাকশী মিয়াতা তেতসুরো কানো নুরুলওয়াহাব সৈয়দ সামিউল হক এবং ডা কবির আহমেদ।নির্বাচিত নতুন পরিচালনা পরিষদ ২০২১ সালের ১৪ মার্চ দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1505.csv b/Bangla_fin_news_articles/1505.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4713a68efbebfe2019e9e7cdafefda572f392bf1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1505.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1505,চায়না ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী,2021-03-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চায়না ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বাংলাদেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং অবকাঠামো উন্নয়ন খাতে অধিকতর বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।চায়না ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এর ইউনান প্রদেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য উন্নয়ন পরিচালক জনাব ইয়াও পেনগেচেং এর নেতৃত্বে ৪ সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের এক প্রতিনিধি দল মঙ্গলবার ১৬ মার্চ কুনমিংয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল এ কনসাল জেনারেল এ এফ এম আমিনুল ইসলামের সাথে সাক্ষাৎকালে এ আগ্রহের কথা জানান।পরিচালক বলেন চায়না ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ২০১৬ সাল থেকে বাংলাদেশে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করে আসছে। বর্তমান প্রতিযোগিতামুলক বাজার বিবেচনায় চায়না ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক অপেক্ষাকৃত কম সুদে বাংলাদেশে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে মধ্যমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1506.csv b/Bangla_fin_news_articles/1506.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9dc2d740bebb141ed807671604c0b69cb09a9ab4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1506.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1506,প্রথমবারের মতো রিজার্ভ থেকে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ,2021-03-16,জামাল উদ্দীন,বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের অর্থ থেকে ঋণ প্রদানের সিদ্ধান্ত হয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ৪৪ বিলিয়ন ডলার বা ৩ লাখ ৭৪ হাজার কোটি টাকা। সাধারণত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর জন্য সন্তোষজনক রিজার্ভ থাকলেই হয়। কিন্তু বাংলাদেশের রিজার্ভ অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে যে কারণে রিজার্ভের অর্থ বিনিয়োগের কথা ওঠে।উৎপাদনশীল খাতে রিজার্ভের অর্থ বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে সরকার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রিজার্ভের অর্থ বিনিয়োগের বিষয়ে চিন্তা করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন। এরই ধারাবাহিকতায় অবকাঠামো উন্নয়নে রিজার্ভের অর্থ ব্যবহারে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়।জানা যায় রিজার্ভের অর্থ থেকে প্রাথমিকভাবে ৫ হাজার ৪১৭ কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে এই ঋণ দেওয়া হবে। এ লক্ষ্যে গঠন করা হয়েছে বাংলাদেশ অবকাঠামো উন্নয়ন তহবিল। ১০ বছর মেয়াদি এই ঋণের অর্থে বন্দরের ড্রেজিংসহ অন্যান্য অবকাঠামো উন্নয়ন করা হবে। রিজার্ভের অর্থ দিয়ে প্রথম উন্নয়ন প্রকল্প হচ্ছে পায়রা বন্দরের রাবনাবাদ চ্যানেলের ক্যাপিটাল ও মেনটেইনেন্স ড্রেজিং প্রকল্প। এ প্রকল্পে সুদের হার হবে ২ শতাংশ। সোনালী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংককে দেবে ১ শতাংশ সুদ।এদিকে রিজার্ভের উদ্বৃত্ত অর্থ থেকে বেসরকারি খাতেও ঋণ দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। বিদ্যুৎ খাত এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য খাতেও ঋণ দেওয়ার বিষয়টি ভাবা হবে। তবে অবকাঠামো খাতই থাকছে শীর্ষ গুরুত্বে। রিজার্ভের অর্থ বিনিয়োগের এই সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক বলেছেন দেশের অর্থনীতিবিদগণও। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চেয়ার ড. আতিউর রহমান ইত্তেফাককে বলেন পরিস্থিতি ও প্রয়োজনীয়তার বিবেচনায় সরকার সময়োপযোগী একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর আগেও এক্সপোর্ট ডেভেলপমেন্ট ফান্ড গ্রিন ট্রান্সফরমেশন ফান্ড গঠন ও বোয়িং কেনার সময় রিজার্ভের অর্থ খরচ করা হয়েছে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেখানে বিনিয়োগ করা হচ্ছে তার মাধ্যমে যেন ফরেন এক্সচেঞ্জ সাশ্রয় হয় একই সঙ্গে ফরেন এক্সচেঞ্জ আয়ও হয়। অর্থাৎ যত খরচ হবে তার চেয়ে যাতে বেশি অর্থ আসে সে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে।সাবেক এই গভর্নর বলেন রিজার্ভ হলো দুঃসময়ের সাথি। তাই খরচের বিষয়ে দীর্ঘ মেয়াদের কথা মাথায় রাখতে হবে। সেটা যেন দেশের উন্নতিতে কাজে লাগে। তিনি বলেন আগে রিজার্ভ ব্যবহার হলেও এখন এটার আনুষ্ঠানিক রূপ পেল। এই ঋণে ঝুঁকি নেই। কারণ সরকার সভরেন গ্যারান্টি দেবে। সার্বিক বিবেচনায় এই ফান্ড থেকে খুবই বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে বিনিয়োগ করতে হবে। আর এই রিজার্ভ ফান্ড থেকে একবারে বেশি খরচ বা বিনিয়োগ করা যাবে না। সরকারকে ধন্যবাদ যে রিজার্ভ ফান্ড থেকে সরকার ১ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেওয়ার কথা বলেছে।প্রসঙ্গত গত এক দশকে রিজার্ভের পরিমাণ বেড়েছে চার গুণেরও বেশি। ২০১০ সালে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ১০ বিলিয়ন ডলারের মতো। বর্তমানে তা বেড়ে ৪৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। বিগত সময়ে রপ্তানি খাত চাঙ্গা হওয়া এবং প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সের কারণে বেড়েছে বৈদেশিক মুদ্রার এই রিজার্ভ। বিশ্বব্যাংকের এক হিসাবে দেখা গেছে সারা বিশ্বেই বেড়েছে রেমিটেন্সের প্রবাহ। বিগত ২০১৭ সাল থেকেই রেমিটেন্স প্রবাহের জন্য উজ্জ্বলতর বছর চলে আসছে। আগের বছরের তুলনায় সারা বিশ্বে ২০১৭ সালে প্রবাসী আয় সাড়ে ৮ শতাংশ বেড়েছে। বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। ক্রমাগত বেড়েছে রেমিটেন্স প্রবাহ। সর্বশেষ চলতি বছরের জুলাইফেব্রুয়ারি সময়ে অর্থাৎ আট মাসে রেমিটেন্স এসেছে ১ লাখ ৪১ হাজার ৮৬৫ কোটি টাকা। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩৫ হাজার ৬১৫ কোটি টাকা বেশি। রেমিটেন্স প্রবাহে ২ শতাংশ নগদ প্রণোদনা দেওয়ার ফলেও প্রবাসীরা দেশে অর্থ পাঠিয়েছেন।ফিন্যান্সিয়াল ইকোনমিস্ট ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী বলেন রিজার্ভের উদ্বৃত্ত অর্থ বিনিয়োগের মাধ্যমে অবকাঠামো উন্নয়নের যে উদ্যোগ সরকার গ্রহণ করেছে তার সুফল শিগিরই পাওয়া যাবে। উন্নত দেশ হওয়ার যে আকাঙ্ক্ষা এদেশের মানুষের রয়েছে এই উদ্যোগ তার বাস্তবায়নের পথ সুগম করবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1507.csv b/Bangla_fin_news_articles/1507.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..04e0b16fa7dfd6a5193e9008ff8ea4a50a82748a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1507.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1507,প্রতি বছর নষ্ট হয় বিপুল টাকার চামড়া,2021-03-16,মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম অফিস,দেশে অন্যতম রপ্তানিজাত পণ্য চামড়া। দীর্ঘ সময়েও চামড়া সংরক্ষণ ও চামড়া ছাড়ানোর আধুনিক প্রযুক্তি স্থাপনে উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। আধুনিক সুবিধা না থাকায় বছরে কোটি টাকার কাঁচা চামড়া নষ্ট হচ্ছে। বর্তমান প্রক্রিয়ায় কাঁচা চামড়া লবণ দিয়ে দুইতিন মাসের বেশি সময় সংরক্ষণ করা যায় না। এ কারণে অতিমুনাফালোভী কতিপয় ট্যানারি মালিকের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছেন কাঁচা চামড়ার পাইকারি বিক্রেতারা।সংশ্লিষ্টরা বলছেন উন্নত প্রযুক্তির কসাইখানা এবং কাঁচা চামড়া সংরক্ষণে কোল্ডস্টোরেজের ব্যবস্থা করা গেলে বছরে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন ও মন্দার হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব হতো। এখনো সনাতন প্রক্রিয়ায় চামড়া সংরক্ষণ ও পৃথককরণের কাজ হচ্ছে। সরকারি বা বেসরকারিভাবেই চামড়া সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।আড়তদার ব্যবসায়ীরা জানান ট্যানারির মালিকেরা কোরবানির সময় সরকারের সহযোগিতায় ব্যাংক ঋণ পেয়ে থাকেন। বছরে ৪০০৫০০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ পেলেও তারা এসব টাকা চামড়াশিল্পের উন্নয়নে খরচ করেন না বলে অভিযোগ রয়েছে। অন্য ব্যবসায় ব্যাংক ঋণের টাকা ব্যবহার করেন। দেশে একমাত্র ঢাকা ছাড়া বাইরে পর্যাপ্ত ট্যানারি শিল্প গড়ে ওঠেনি। চট্টগ্রামে একসময় ১৫১৬টি ট্যানারি ছিল। বন্ধ হতে হতে এখন একটিমাত্র ট্যানারি রয়েছে। তারা সীমিত পরিমাণে কাঁচা চামড়া সংগ্রহ করে থাকে। পরিবেশদূষণের অভিযোগ এনে আরেকটি ট্যানারি এক বছর আগে বন্ধ করে দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর। পাইকারি কাঁচা চামড়া ব্যবসায়ীরা জানান চট্টগ্রাম জেলায় কোরবানির সময় প্রায় সাড়ে ৬ লাখ পিস পশুর চামড়া সংগ্রহ হয়ে থাকে।কোরবানিসহ সারা বছরে চট্টগ্রামে ১২১৩ লাখ পশুর চামড়া সংগ্রহ হয়ে থাকে যার বাজারমূল্য কম করে হলেও বছরে ৬০ কোটি টাকা। বর্তমানে এসব কাঁচা চামড়া লবণযুক্ত করে গুদামে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। দুইতিন মাস পর বিক্রি করে না দিলে চামড়া ক্ষতিগ্রস্ত হবে। লবণ ছাড়া সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় বিক্রেতারা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। এতে চামড়ার ন্যায্যমূল্য মিলছে না। গত চারপাঁচ বছর যাবৎ দেশে পানির দামে কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি হচ্ছে।জানা যায় যশোরে একটি শিল্প গ্রুপ কাঁচা চামড়া সংরক্ষণে কোল্ডস্টোরেজ নির্মাণ করেছে। তারা সুফলও পাচ্ছে। জানতে চাইলে ট্যানারি মালিক তারিকুল ইসলাম খান ইত্তেফাককে বলেন কাঁচা চামড়া সংরক্ষণে কোল্ড স্টোরেজের ব্যবস্থা থাকলে চামড়া খাত লাভবান হতো। কিন্তু আমাদের দেশে এই ব্যবস্থা হচ্ছে না। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে আধুনিক প্রযুক্তি সংযুক্ত কসাইখানাসহ কোল্ডস্টোরেজের ব্যবস্থা রয়েছে।দেশের অন্যতম রপ্তানি খাত চামড়াশিল্পকে ধরে রাখতে হলে দেশের প্রতিটি জেলা শহরে আধুনিক কসাইখানা ও কোল্ডস্টোরেজের ব্যবস্থা গড়া জরুরি। জবাই করা পশুর চামড়া পৃথক এনালগ প্রক্রিয়ায় করার কারণে প্রচুর চামড়া নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। চট্টগ্রামের ট্যানারি মালিক আবু মোহাম্মদ বলেন লবণ ছাড়াই কোল্ড স্টোরে কাঁচা চামড়া সংরক্ষণ করা যায়। লবণ দিয়ে রাখলে কয়েক মাস পর চামড়া নষ্ট হয়ে ছিদ্র হয়ে যায়। কোল্ডস্টোরেজের ব্যবস্থা থাকলে চামড়াশিল্প লাভবান হতো। কিন্তু নানা সীমাবদ্ধতার কারণে কেউ এগিয়ে আসছে না। চট্টগ্রামে কাঁচা চামড়া আড়তদার ব্যবসায়ীরা জানান সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কোল্ডস্টোরেজ নির্মাণের জন্য ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসেছিলেন। কিন্তু জায়গার অভাব ও আর্থিক সংকটে কোনো ব্যবসায়ী এগিয়ে আসছেন না। চট্টগ্রামে প্রায় ২৫০ জন আড়তদার কাঁচা চামড়া ব্যবসায়ী ছিলেন। লোকসানের কারণে অনেকেই ব্যবসা বন্ধ করে দিয়েছেন। বর্তমানে ৩০৩৫ জন আড়তদার চামড়া ব্যবসায়ী রয়েছেন।চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন কাঁচা চামড়া আড়তদার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতির সহসভাপতি আবদুল কাদের বলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আমাদের ডেকেছিলেন। কোল্ডস্টোরেজ করতে জায়গা ও অর্থের প্রয়োজন। জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না। এই খাতে আমরা ব্যাংক ঋণের সুবিধা পাই না। ব্যাংক ঋণ পান ট্যানারির মালিকেরা। তারা চাইলে করতে পারেন। কোল্ডস্টোরেজের ব্যবস্থা থাকলে চামড়ার ন্যায্যমূল্য পাওয়া যেত। ঢাকার ট্যানারি মালিকদের কাছে জিম্মি হয়ে থাকতে হতো না।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1508.csv b/Bangla_fin_news_articles/1508.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1276ed477f29e1302a67b108c58a86c2108bb99c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1508.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1508,সোনামসজিদ বন্দরে ৯ দিনে সাড়ে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি,2021-03-14,শিবগঞ্জ চাঁপাইনবাবগঞ্জ সংবাদদাতা,দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে গত নয়দিনে সাড়ে ৬ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। রবিবার ১৪ মার্চ বিকেলে পানামা সোনামসজিদ পোর্ট লিংক লিমিটেডের ম্যানেজার অপারেশন কামাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।তিনি জানান গত জানুয়ারি মাসে সরকার পেঁয়াজের ওপর শতকরা ৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করার পর জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে এ বন্দর দিয়ে প্রায় সাড়ে ৩শ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়। কিন্তু সরকার আবারও শতকরা ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করার পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হয়ে যায়। চলতি মার্চ মাসের ৩ তারিখ পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানি আবারও বন্ধ হয়। ৪ মার্চ থেকে পুনরায় সীমিত আকারে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়। রবিবার পর্যন্ত ভারত থেকে ২৯১টি ট্রাকে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে প্রায় ৬ হাজার ৫শ মেট্রিক টন পেঁয়াজ এসেছে বলে কাস্টমস ও পানামা সূত্রে জানা গেছে। দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজের দাম বাজারে বৃদ্ধি পাওয়ায় সোনামসজিদ বন্দর দিয়ে সীমিত আকারে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা জানান। এক পেঁয়াজ আমদানিকারক দুরুল হাসনাত বাবুল জানান ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হওয়ায় বাজারে কিছুটা দেশি পেঁয়াজের দাম কমেছে। এভাবে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত থাকলে রমজান মাসের আগেই পেঁয়াজের দাম আরও কমে যাবে বাজারে। সোনামসজিদ সহকারী কমিশনার কাস্টমস মমিনুল ইসলাম জানান সোনামসজিদ বন্দরে আমদানিকৃত পেঁয়াজসহ অন্যান্য পণ্য দ্রুত ছাড়করণের লক্ষে অতিরিক্ত জনবল নিয়োগ দেয়া হয়েছে। ব্যবসায়ীরা যেনো পণ্য ছাড়ের ক্ষেত্রে কোনো হয়রানি না হয় সেজন্য সার্বক্ষণিকভাবে রাজস্ব কর্মকর্তারা তদারকি অব্যাহত রেখেছেন।পানামা সোনামসজিদ পোর্ট লিংক লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজার মাইনুল ইসলাম জানান বর্তমানে ভারত থেকে পেঁয়াজসহ বিভিন্ন ধরণের পণ্য পানামা ইয়ার্ডের ভেতরে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত খালাসের জন্য অতিরিক্ত শ্রমিক দেয়া হয়েছে। এই বন্দরে পণ্য ছাড়ের ক্ষেত্রে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করায় ব্যবসায়ীরা অন্য বন্দর সোনামসজিদ বন্দর সকল প্রকার পণ্য আমদানি অব্যাহত রেখেছেন। দেশের পেঁয়াজ চাষি ও ব্যবসায়ীদের অর্থনৈতিক অবস্থা ভেবে সরকার ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেননি। ফলে গেল বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর নতুন করে কোনো আমদানি অর্ডার না থাকায় ভারত থেকে পেয়াঁজ আমদানি বন্ধ হয়ে যায়।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1509.csv b/Bangla_fin_news_articles/1509.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d025c11f762ffd282fe77d4c44566a01d8d94847 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1509.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1509,ব্যাংক মালিকদের ধুয়ে দিলেন শিল্পমন্ত্রী,2021-03-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনায় ক্ষতির মুখে পড়া ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা ব্যাংক থেকে ঠিকমতো প্রণোদনার ঋণ না পাওয়ায় ব্যাংক মালিকদের ধুয়ে দিলেন শিল্পমন্ত্রী ওশিল্প প্রতিমন্ত্রী।রবিবার ১৪ মার্চ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন ব্যাংকগুলো শুধু মুনাফাই দেখে। এখানে লুটেরা শ্রেণি তৈরি হয়েছে। এসএমইতে ঋণ দিতে অনেক আনুষ্ঠানিকতা আর ব্যাংকের পরিচালকরা টাকা ভাগাভাগি করে নিয়ে যায়। এ সময় শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন ছোট ও নারী উদ্যোক্তাদের ঋণের জন্য লেফটরাইট করতে হয়। আর যারা ব্রিফকেস নিয়ে যায় তাদের ঋণ হয়। খোঁজ নিয়ে দেখেন ব্যাংকের মালিক কারা। ভালো লোক একজনও ব্যাংকে আসেনি। নারী উদ্যোক্তাদের যাতে ব্যাংকে লেফটরাইট না করতে হয় সে ব্যবস্থা করতে হবে।এ সময় গার্মেন্টস শিল্প মালিকদেরও সমালোচনা করেন শিল্পমন্ত্রী। মালিকদের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন শ্রমিকদের শ্রম চুরি করে তারা বড়লোক হয়েছে। আবার বিদেশে অর্থপাচার করে। মুজিববর্ষে নারী উদ্যোক্তাদের অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জ শীর্ষক ওই সেমিনারের আয়োজন করে এসএমই ফাউন্ডেশন। এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে এ সময় বক্তব্য রাখেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মফিজুর রহমান জয়িতা ফাউন্ডেশনের এমডি আফরোজা খান প্রমুখ। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিআইডিএসের সিনিয়র রিসার্স ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1510.csv b/Bangla_fin_news_articles/1510.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c88e6b9c91ff71b0d2653bb5ba8644ae16795a31 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1510.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1510,চার মাসে চার বার বাড়লো জেট ফুয়েলের দাম,2021-03-13,মাহবুব রনি,দেশে উড়োজাহাজের জ্বালানি তেল জেট ফুয়েলের দাম গত চার মাসে চার বার বেড়েছে। প্রতি লিটার এ তেলের দাম এখন ৬০ টাকা। এর ফলে ব্যয় বাড়বে দেশীয় এয়ারলাইনস কোম্পানিগুলোর। দেশের ভেতরে উড়োজাহাজে চলাচল ও পণ্য পরিবহনে খরচ বেড়ে যাবে যাত্রীদেরও। উড়োজাহাজে আমদানি ও পরিবহননির্ভর কিছু পণ্যের দামও বাড়তে পারে।করোনাকালে উড়োজাহাজে যাত্রী পরিবহন কমেছে কয়েক গুণ। সম্প্রতি চলাচল বাড়তে শুরু করেছে। অপরদিকে করোনা প্রাদুর্ভাব শুরুর পর থেকে কার্গো প্লেনে পণ্য পরিবহন বেড়েছে। দেশীয় উড়োজাহাজগুলোর পরিচালন ব্যয়ের ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশ যায় জ্বালানিতে। এমন অবস্থায় চার মাসের ব্যবধানে জেট ফুয়েলের দাম ২৫ শতাংশ বৃদ্ধিতে যাত্রী পরিবহন ভাড়ার পাশাপাশি কিছু জরুরি এবং কাঁচাপচনশীল পণ্য পরিবহন খরচও বেড়ে যাবে। নেতিবাচক প্রভাব পড়বে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে। দেশে জেট ফুয়েল বাজারজাত করে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের আওতাধীন কোম্পানি পদ্মা অয়েল। গত বৃহস্পতিবার তেলের দাম সমন্বয়ে গঠিত কমিটির মাসিক সভায় জেট ফুয়েল এ ওয়ানএর দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। গত ১০ মার্চ থেকেই নতুন মূল্যহার কার্যকর ধরা হয়। এর ফলে জেট ফুয়েলের দাম গত ফেব্রুয়ারিতে বাড়ানো ৫৫ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৬০ টাকা হয়। এর আগে জানুয়ারিতে ৫৩ টাকা এবং ডিসেম্বরে ৪৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল এ জ্বালানির দাম। এ প্রসঙ্গে বিপিসির পরিচালক পরিচালন ও পরিকল্পনা সৈয়দ মেহদী হাসান বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বাড়ছে। তার সঙ্গে সমন্বয় করেই জেট ফুয়েলের দাম বাড়ানো হয়েছে।উড়োজাহাজে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনে জড়িতরা এ দামবৃদ্ধিকে অযৌক্তিক দাবি করে বলছেন আন্তর্জাতিক মূল্যহারের চেয়ে বাংলাদেশে জেট ফুয়েলের দাম বেশি। এটি পরিবহন খরচ বাড়িয়ে দেবে। শুধু দেশের ভেতরে পরিবহনে প্রতি ভ্রমণে জনপ্রতি ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা খরচ বাড়বে। তবে তারা একবারে না বাড়িয়ে ধাপে ধাপে বাড়াবেন।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1511.csv b/Bangla_fin_news_articles/1511.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..24d9f3994023410be21173f4f6610666bf226690 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1511.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1511,পাঁচ বছরের মধ্যে বিশ্বে খাদ্যপণ্যের দাম সর্বোচ্চ,2021-03-13,সাইদুল ইসলাম,করোনাকালে সারাবিশ্বে খাদ্যশষ্যের দাম বেশ বেড়েছে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে খাদ্যশষ্যের দাম ছিল গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। বিশ্ব পরিস্থিতির মধ্যে বাদ যায়নি বাংলাদেশও। গত বছরের ৮ মার্চ বাংলাদেশে করোনা হানা দেয়। এরপর থেকে অন্যান্য পণ্যের সঙ্গে খাদ্যশষ্যের দামও বাড়তে থাকে। দর বৃদ্ধির এইহার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচারাল অর্গানাইজেশন ফাও বিশ্বব্যাপী খাদ্য পরিস্থিতি নিয়ে যে রিপোর্ট প্রকাশ করেছে তাতে খাদ্যশষ্যের দাম নিকট ভবিষ্যতে আরো বাড়তে পারে।ফাওয়ের পর্যবেক্ষণে দেখা যায় করোনা মহামারি শুরু হবার পর থেকে বিশ্বব্যাপী খাদ্যের দাম বাড়তে থাকে। চাল ডাল ভোজ্যতেল গম বার্লি বিভিন্ন ডেইরি পণ্য মাছ মাংস সবকিছুর দাম বেড়েছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে পণ্যগুলোর উত্পাদন কমে যাওয়া আবার কোনো ক্ষেত্রে দেশগুলোর অতিরিক্ত মজুতদারি বাড়ানোর কারণে দাম বেড়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের রিপোর্টে দেখা যায় এক মাসের ব্যবধানে বিশ্ববাজারে মাংসের দাম ৩ দশমিক ২ শতাংশ বেড়েছে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশের খামারগুলোতে এভিয়ান ফ্লু সংক্রমিত হবার ফলে দাম বেড়েছে।বিশ্ববাজারের সঙ্গে সম্পৃক্ত না হলেও গত এক বছরের ব্যবধানে বাংলাদেশে নিত্যপণ্যের দাম ব্যাপক বেড়েছে। সরকারের ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবিএর হিসাব অনুযায়ী গত এক বছরে মোটা চালের দাম বেড়েছে ৩৭ দশমিক ১৪ শতাংশ। পাইজাম চালের দাম বেড়েছে ২২ শতাংশের বেশি। এসময় সবচেয়ে বেশি বেড়েছে পামওয়েলের দাম। এক বছরের ব্যবধানে এ পণ্যের দাম বৃদ্ধির হার প্রায় সাড়ে ৩৯ শতাংশ। ফাও বলেছে আবহাওয়ার কারণে ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলোতে পামের উত্পাদন কম হওয়ার কারণে দাম বেড়েছে। আবার চীনা ব্যবসায়ীরা অতিরিক্ত পাম ওয়েল মজুদ করার কারণে বাজারে তার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এদিকে শুধু পামওয়েল নয় বিশ্ববাজারের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশেও সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে।বাংলাদেশে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১১৬ থেকে ১২১ টাকায়। এছাড়া বাংলাদেশে এক বছরের ব্যবধানে আটার দাম বেড়েছে ১০ দশমিক ৭১ শতাংশ ময়দার দাম বেড়েছে সাড়ে ৭ শতাংশ। মসুরডালের দাম এক বছরে ৯ শতাংশ বেড়েছে বলে টিসিবি জানিয়েছে। মাংসের মধ্যে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ব্রয়লার মুরগির দাম। গত এক বছরে এটি বাড়ার হার ২৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ। ফাও বাংলাদেশের নিত্যপণ্যের ওপর একটি সিচুয়েশন রিপোর্ট দিয়েছে। করোনাকালে নিত্যপণ্যের দাম কেন বাড়বে সে বিষয়ে এতে বিস্তারিত বলা হয়েছে। ফাও বাংলাদেশ অফিস বলছে করোনা শুরু হবার পর বাংলাদেশের সরবরাহ ব্যবস্থা একেবারেই ভেঙে পড়ে। বিশেষ করে লকডাউনের সময় এ সরবরাহ ব্যবস্থা নিরবচ্ছিন্ন ছিল না। এর কারণে পণ্যের দামে যে ঊর্ধ্বগতি ছিল তা এখনো অব্যাহত রয়েছে।এদিকে লকডাউনের সময় সাধারণ জনগণের মধ্যে পণ্য মজুদের প্রবণতা শুরু হয়। যার ফলে লকডাউনের প্রথম সপ্তাহে বাজারে পণ্যমূল্য ১৬ শতাংশ বেড়ে যায়। এর পরে তা আরো বেড়ে ২০ শতাংশে উন্নীত হয়।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1512.csv b/Bangla_fin_news_articles/1512.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cd782d06f228f7873597172da6780fbd09a0bd1e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1512.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1512,চাল তেলের পর বেড়েছে পেঁয়াজের দাম,2021-03-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাজারে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহে কমতি নেই। আসছে আমদানিকৃত পেঁয়াজও। তারপরও রাজধানীর খুচরা বাজারে গত তিনদিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি পেঁয়াজে ১০ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। শুধু তাই নয় গত কয়েকদিনের ব্যবধানে চাল ও ভোজ্যতেলের দাম আরেক দফা বেড়েছে। এভাবে দফায় দফায় বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ায় বেশ ভোগান্তিতে পড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষ। ব্যবসায়ীরা বলেছেন শীত মৌসুমের শুরুতে বাজারে আসা মুড়িকাটা পেঁয়াজের সরবরাহ এখন শেষের দিকে। ফেব্রুয়ারিমার্চে শুরু হয় হালি পেঁয়াজের মৌসুম। কিন্তু পুরোদমে হালি পেঁয়াজের সরবরাহ এখনো শুরু হয়নি। ফলে দাম বেড়েছে। শুক্রবার রাজধানীর কাওরান বাজার ও শান্তিনগরসহ কয়েকটি বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা যায় প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৪৫ থেকে ৫০ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। নিউমার্কেটের পেঁয়াজ বিক্রেতা হেলাল বলেন দেশি পেঁয়াজের কেজিতে ১০ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজে ১৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। সরকারের বিপনন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশও টিসিবি তাদের দৈনন্দিন বাজারদরের প্রতিবেদনে পেঁয়াজের দাম বাড়ার এ তথ্য তুলে ধরেছে। এদিকে বাজারে চাল ও ভোজ্যতেলের দাম আরেক দফা বেড়েছে। কেজিতে ২ টাকা বেড়ে সরু চাল নাজিরশাইলমিনিকেট ৬৪ থেকে ৭০ টাকা ও মাঝারিমানের চাল পাইজামলতা বিক্রি হচ্ছে ৫২ থেকে ৫৮ টাকায়। দাম বেড়েছে মোটা চাল ইরিস্বর্ণারও। কেজিতে ১ টাকা বেড়ে খুচরাবাজারে মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৬ থেকে ৫০ টাকায়। ভোজ্যতেলের দামও নতুন করে আবার বেড়েছে। বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিনে ১ টাকা বেড়ে ১১৬ থেকে ১২১ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা ও সুপার পামঅয়েল ১০৫ থেকে ১০৭ টাকা লিটার বিক্রি হয়।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1513.csv b/Bangla_fin_news_articles/1513.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8829eb43fd8c24b67dc2da381d316a1a7287e713 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1513.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1513,হঠাৎ কমে গেল কৃষকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট,2021-03-12,রেজাউল হক কৌশিক,প্রান্তিক পর্যায়ের নিম্ন আয়ের মানুষের দোরগোড়ায় ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিতে সরকারের উদ্যোগের সুফল পাচ্ছেন কৃষকেরা। মাত্র ১০ টাকা দিয়ে ব্যাংকে হিসাব অ্যাকাউন্ট খুলতে পারছেন তারা। ব্যাংকের অ্যাকাউন্টধারীরা একদিকে যেমন আর্থিক সেবার অন্তর্ভুক্ত হতে পারছেন অন্যদিকে এসব অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ভর্তুকি কিংবা অর্থসহায়তাও পাচ্ছেন। একই সঙ্গে তাদের মধ্যে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয়ের মনোভাব গড়ে উঠছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যানন্সিয়াল ইনক্লুশন ডিপার্টমেন্টের হিসাবে দেখা গেছে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংকে কৃষকদের অ্যাকাউন্ট সংখ্যা ছিল ১ কোটি ১ লাখ ৮৬ হাজার ৬০৫টি। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে এসে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৯৭ লাখ ২৮ হাজার ৫১৮টি। অর্থাৎ এক বছরে সাড়ে ৪ শতাংশ অ্যাকাউন্ট কমে গেছে। তবে কৃষকের হিসাব কমলেও জমার পরিমাণ বেড়েছে। ২০১৯ সালে কৃষকের হিসাবগুলোতে জমার পরিমাণ ছিল ৩৫১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। গত বছর শেষে তা বেড়ে হয়েছে ৪০৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকা।সমাজের বিভিন্ন শ্রেণিপেশার সুবিধাবঞ্চিত মানুষ ১০ ৫০ ও ১০০ টাকায় অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী রাষ্ট্রায়ত্ত আটটিসহ বিভিন্ন ব্যাংকে নামমাত্র টাকায় খোলা অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ২ কোটি ২৫ লাখ ৮ হাজার ২২টি। এসব হিসাবে মোট জমার পরিমাণ ২ হাজার ৩৪৩ কোটি ৪০ লাখ টাকা। অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি ও সমাজিক স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১০ সালের ১৭ জানুয়ারি কৃষকদের জন্য ১০ টাকায় ব্যাংক হিসাব খোলার সুযোগ দেয়। একই সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধা অতি দরিদ্র মহিলা দুস্থ ছিন্নমূল ও কর্মজীবী শিশু এমকি ভিক্ষুকরাও যাতে নামমাত্র টাকায় অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে সেজন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইভাবে স্কুল পর্যায়েও শিক্ষার্থীরা এ সুযোগ পায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক সে ব্যবস্থা করেছে। অন্যান্য অ্যাকাউন্টের মতো এসব অ্যাকাউন্টের জন্য ন্যূনতম কোনো স্থিতি রাখার প্রয়োজন নেই। বাড়তি কোনো চার্জও আরোপ করা হয় না। ১০ টাকার এ অ্যাকাউন্টধারীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অ্যাকাউন্ট রয়েছে কৃষকদের। আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় সমাজের পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীকে নামমাত্র জমার বিনিময়ে হিসাব খোলার সুযোগ করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। মাত্র ১০ টাকা ৫০ টাকা এবং ১০০ টাকা জমা দিয়ে এসব হিসাব খুলতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়।বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী১০ ৫০ ও ১০০ টাকার হিসাব পরিচালনায় কোনো ধরনের চার্জ কাটতে পারবে না ব্যাংকগুলো। নেই ন্যূনতম জমার কোনো বাধ্যবাধকতাও। এ ছাড়া এসব হিসাবে জমা অর্থের ওপর মুনাফার হার অন্য হিসাবের চেয়ে বেশি দিতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন মহামারি করোনার মধ্যেও ১০ ৫০ ও ১০০ টাকার হিসাব খোলায় ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। তবে কৃষকের হিসাব কমে যাওয়ার সুনির্দিষ্ট কারণ তারা বলতে পারছেন না। অবশ্য সঠিকভাবে তথ্য হালনাগাদ না করার কারণে এর আগে কমেছে বলে দেখা গেছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম এ বিষয়ে বলেন কী কারণে কৃষকের ব্যাংক হিসাব কমে গেল সেটি এখনো বুঝা যাচ্ছে না। আসলে কী ঘটেছে সেটি দেখা হচ্ছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1514.csv b/Bangla_fin_news_articles/1514.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ea72f1a55a22ec60c2667695b0009a8df7891931 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1514.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1514,দেশে আরও নতুন নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে শিল্পমন্ত্রী,2021-03-11,সিলেট অফিস ও ছাতক সংবাদদাতা,শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন দেশে আরও নতুন নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে। শিল্প প্রতিষ্ঠান বর্ধিত ও প্রতিষ্ঠা করলে দেশে বেকারত্বের অভিশাপ চিরতরে দূর হয়ে যাবে। তিনি বলেন এ সরকারের আমলে কোন শিল্প প্রতিষ্ঠান বিক্রি করা হবে না। বরং আরও শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে চাই।ছাতক সিমেন্ট কোম্পানির প্রায় হাজারকোটি টাকা ব্যয়ে আধুনিকায়ন প্রকল্প কাজের উদ্বোধন শেষে বৃহস্পতিবার ১১ মার্চ বিকালে সিমেন্ট কোম্পানি ইন্সটিটিউটে কর্মকর্তাশ্রমিক কর্মচারী ও সুধীজনদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন বিসিসিআইসির চেয়ারম্যান এহসানে এলাহির সভাপতিত্বে ও সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি এম রশিদ আহমদের এবং কোম্পানির জিএম হিসাব আতিকুল হকের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমদ মজুমদার এমপি মুহিবুর রহমান মানিক এমপি ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন এমপি প্রমুখ।ইত্তেফাকএসসিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1515.csv b/Bangla_fin_news_articles/1515.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3e47a5796c0267f27bdda7d79b8c3789408e1f53 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1515.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1515,ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবায় ইসলামী ব্যাংক,2021-03-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে ব্যাংকিং খাতের ডিজিটাল প্রোডাক্ট ও সেবা। গ্রাহকদের ডিজিটাল সেবা প্রদানের দিক থেকে বর্তমানেনেতৃত্ব দিয়ে আসছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। ঘরে বসেই ইসলামী ব্যাংকের হিসাব খোলা যায়। হিসাবে লেনদেন করা যায় বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে। এমনকি কার্ড ব্যবহার করা যায় বিশ্বের যেকোনো দেশে। নগদ টাকা জমা দিতেও এখন আর যেতে হয় না ব্যাংকে।ইসলামী ব্যাংকের সেলফনি একটি স্মার্ট ডিজিটাল ব্যাংকিং অ্যাপ। এ ব্যাংকের আরেকটি জনপ্রিয় ডিজিটাল সেবা হচ্ছে আইব্যাংকিং বা ইন্টারনেট ব্যাংকিং। এর মাধ্যমে সেলফিনের মতো বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে নিজের অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করতে পারেন গ্রাহকরা। এছাড়া ইসলামী ব্যাংকরে রয়েছে ডুয়েল কারেন্সি ডেবিট কার্ড। রয়েছে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস এমক্যাশ। সারাদেশে রয়েছে ইসলামী ব্যাংকের দেড় হাজার এটিএম ও চারশতাধিক সিআরএমএর শক্তিশালী নেটওয়ার্ক। ইসলামী ব্যাংকের সর্বশেষ সংযোজন হোয়াটস অ্যাপ সেবা পাওয়া যায় ৮৮০১৩১৩০১৬২৫৯ নম্বরে বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে।এছাড়া ডিজিটাল সেবার মধ্যে রয়েছে খিদমাহ শরীআহ সম্মত ক্রেডিট কার্ড প্রায় তিন হাজার ৩০০ মার্চেন্ট পয়েন্টে রয়েছে ইসলামী ব্যাংকরে পিওএস টার্মিনাল। ভ্রমণের জন্য রয়েছে ইসলামী ব্যাংকের ট্রাভেল কার্ড। ইসলামী ব্যাংকের রেজিস্টার্ড হিসাব গ্রাহকদের জন্য রয়েছে এসএমএস সার্ভিস। গ্রামীণফোন গ্রাহকরা ২৬৯৬৯ এবং অন্য অপারেটরের গ্রাহকরা ৬৯৬৯ নম্বরে নির্ধারিত ফরম্যাটে এসএমএস পাঠিয়ে ব্যালান্স মিনি স্টেটমেন্ট ট্রানজেকশন নোটিফিকেশন ও ব্যাংকিং তথ্যসহ বিভিন্ন পুশপুল এসএমএস পেতে পারেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1516.csv b/Bangla_fin_news_articles/1516.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a71f872f95d9cb3a066c7bf637f7995b3217000c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1516.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1516,‘ফেস অব ইভ্যালি’ হলেন তাহসান,2021-03-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রথমবারের মতো ফেস অব ইভ্যালি হলেন জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী ও অভিনেতা তাহসান খান। আগামী দুই বছরের জন্য দেশের শীর্ষ ইকমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালি ডট কম ডট বিডির ফেস হয়ে থাকবেন তাহসান। বুধবার ১০ মার্চ রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক এই ঘোষণা দেয় ইভ্যালি কর্তৃপক্ষ।এ সময় ফেস অব ইভ্যালি তাহসান খান ইভ্যালির সহপ্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন এবং ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেলসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।এ প্রসঙ্গে তাহসান খান বলেন ব্যক্তি ব্র্যান্ডের সঙ্গে যখন কোনো প্রোডাক্ট ব্র্যান্ড একত্রিত হয় তখন সেটি উভয়ের জন্য এক উইন উইন অবস্থা তৈরি করে। আমি দোয়া প্রার্থী এবং আশা প্রকাশ করছি যে ইভ্যালি এবং আমার এই দুই ব্র্যান্ডের এক হওয়া দুই পক্ষের জন্যই ফলপ্রসূ হবে।সাম্প্রতিক সময়ের কিছু প্রসঙ্গের সূত্র ধরে তাহসান আরও বলেন ইভ্যালি একটা কঠিন সময় পার করে এসেছে। তারা যখন আমাকে তাদের সেই সময়ের কথা বলেন তখন এক কথায় মুগ্ধ হয়েছি। তার সূত্র ধরে আমি বলতে পারি যে আমি বিশ্বাস রাখি ইভ্যালিতে। আমি বিশ্বাস করি যে ইভ্যালি একদিন গ্লোবাল ব্র্যান্ডে পরিণত হবে। ইভ্যালি শুধু আমাদের না পুরো দেশের। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির চীফ গুডউইল অফিসার হিসেবেও নিয়োগ পাওয়ার কথা সংবাদ সম্মেলনে জানান তাহসান খান। অন্যদিকে ইভ্যালি পরিবারে তাহসানকে স্বাগত জানিয়ে শামীমা নাসরিন বলেন আমাদের প্রথম ফেস তথা ব্র্যান্ড আইকন হিসেবে তাহসানকে পেয়ে আমরা সত্যিই আনন্দিত। আমরা বলছি তাহসান ফেস অব ইভ্যালি কিন্তু তাহসান মূলত পুরো বাংলাদেশেরই ফেস। তরুণ প্রজন্ম থেকে শুরু করে সবাই যার সুরে আবিষ্ট অভিনয়ে মুগ্ধ তাকে আমাদের সাথে পেয়ে আমরাও অনেক ভাগ্যবান। তিনি একাধারে গায়ক অভিনেতা ও শিক্ষক। তার মতো একজন বহুমুখী প্রতিভাধর একজনকে ফেস অব ইভ্যালি হিসেবে পেয়ে আমরা খুবই আনন্দিত। ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল বলেন তাহসানের সঙ্গে আমরা যুক্ত হতে পেরে আমরা সম্মানিত বোধ করছি। এটা আমাদের জন্য অনেক বড় একটা আকর্ষণীয় দিক যে তিনি ইভ্যালি শব্দটাকে তার নামের সঙ্গে যুক্ত করার সুযোগ দিয়েছেন। আমরা বলছি শুরুটা দুই বছরের জন্য কিন্তু ইচ্ছা আছে এটাকে আরও দীর্ঘায়িত করার।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1517.csv b/Bangla_fin_news_articles/1517.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..45556ce237d87ffd14d8b9c4f3bee455882525fd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1517.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1517,রোজায় বাজার স্থিতিশীল রাখতে টিসিবির উদ্যোগ সামান্যই,2021-03-11,মুন্না রায়হান,পবিত্র রমজান শুরু হতে এখনো এক মাসের কিছু বেশি সময় বাকি। কিন্তু তার আগেই কোনো কোনো নিত্যপণ্যের বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে গত প্রায় দুই মাস ধরে ভোজ্য তেল সয়াবিন ও পামঅয়েলের বাজার ঊর্ধ্বমুখী। সম্প্রতি দুই দফায় বেড়েছে চালের দাম। এছাড়া কয়েক দিনের ব্যবধানে দাম বেড়েছে এমন পণ্যের তালিকায় রয়েছে পেঁয়াজ আদা ডিম ও মুরগি। ফলে ভোক্তারা এখনই শঙ্কিত রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার পরিস্থিতি নিয়ে।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ও। এরই মধ্যে তারা রমজানে চাহিদামতো নিত্যপণ্যের আমদানি ও সরবরাহ ব্যবস্থা ঠিক রাখতে নজরদারির উদ্যোগ নিয়েছে। সেই সঙ্গে কোনো পণ্যের যৌক্তিক মূল্য কী হওয়া উচিত তা নিয়ে কাজ শুরু করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন যাতে কোনোভাবেই বেশি দামে ব্যবসায়ীরা পণ্য বিক্রি করতে না পারে। সূত্র জানিয়েছে রমজানে যাতে কোনোভাবেই নিত্যপণ্যের দাম না বাড়ে এজন্য কয়েক দফায় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে এবার ব্যবসায়ীরা রমজানের আগেই পণ্যের দাম বাড়ানোর কৌশল নিয়েছে।গত চার দিনের ব্যবধানে মোটা চাল ইরিস্বর্ণা কেজিতে দুই টাকা করে বেড়ে ৪৫ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কেজিতে দুই টাকা বেড়ে মাঝারিমানের চাল পাইজামলতা বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৮ টাকা। এর আগের সপ্তাহে কেজিতে তিন টাকা বেড়েছে নাজিরশাইল ও মিনিকেট চালের দাম। বর্তমানে নাজিরশাইলমিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৬২ থেকে ৭০ টাকায়।চালের পাশাপাশি গত কয়েক দিনের ব্যবধানে দাম বেড়েছে আলু পেঁয়াজ আদা ও মুরগির। গত সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়। প্রতি কেজি আলুতে দুই টাকা বেড়ে ১৬ থেকে ২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া দেশি পেঁয়াজের কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজে দুই টাকা বেড়ে ২০ থেকে ২৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এখনো ভোজ্য তেলের বাজার স্থিতিশীল হয়নি। উচ্চমূল্যে বিক্রি হচ্ছে রান্নার অতি প্রয়োজনীয় এ পণ্যটি। গতকাল খুচরাবাজারে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা ও খোলা সয়াবিন ১১৫ থেকে ১২০ টাকা বিক্রি হয়। এছাড়া সুপার পামঅয়েল ১০৫ থেকে ১০৭ টাকা লিটার বিক্রি হয়। গত এক বছরের ব্যবধানে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিনে ৩৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ বোতলজাত সয়াবিনে ২৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ ও সুপার পামঅয়েলে ৩৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ দাম বেড়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় দেশের বাজারে ভোজ্য তেলের দাম বাড়ার কথা জানালেও কবে নাগাদ কমতে পারে এ ব্যাপারে কোনো আশার কথা শোনাননি ব্যবসায়ীরা।এদিকে এবার রমজানে বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে। সংস্থাটি এবার গতবারের চেয়ে দ্বিগুণ পণ্য নিয়ে মাঠে নামবে।বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে প্রতি বছর দেশে ভোজ্য তেলের চাহিদা ২১ লাখ টন। এর মধ্যে শুধু রমজানেই চাহিদা প্রায় ৪ লাখ টন। একইভাবে সারাবছর চিনির চাহিদা ১৮ লাখ টন। রমজানে চাহিদা ৩ লাখ টনের। এছাড়া সারা বছর ৫ লাখ টন মসুর ডালের মধ্যে রমজানে চাহিদা ৮০ হাজার টন। আর বছর জুড়ে ৮০ হাজার টন ছোলার চাহিদার ৯০ শতাংশই লাগে রমজানে। সেই সঙ্গে সারা বছর দেশে পেঁয়াজের চাহিদা ২৫ থেকে ২৭ লাখ টন। এর মধ্যে রমজানে চাহিদা থাকে প্রায় ৫ লাখ টন পেঁয়াজের।অথচ এই চাহিদার বিপরীতে এবার রমজানে টিসিবি আড়াই কোটি লিটার ভোজ্য তেল ১৭ হাজার টন ডাল ৬০০ টন ছোলা ১৩ হাজার টন চিনি ১৭ হাজার টন পেঁয়াজ ও অন্যান্য আরো কিছু পণ্য বিক্রি করবে বলে জানা গেছে। এপ্রিলের শুরু থেকে সারা দেশে ৫০০ ডিলারের মধ্যে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। এর মধ্যে রাজধানীতে শতাধিক ডিলার পণ্য বিক্রি করবে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় এত অল্প পরিমাণ পণ্য দিয়ে বাজার স্থিতিশীল রাখতে টিসিবি কতটুকু ভূমিকা রাখতে পারবেএ প্রশ্ন ভোক্তাদেরটিসিবির ডিলার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি জুয়েল আহমেদ গতকাল ইত্তেফাককে বলেন বাজার স্থিতিশীল রাখতে টিসিবি একটি বড় ভূমিকা রাখতে পারে। তবে এজন্য প্রতিষ্ঠানটির সক্ষমতা বাড়াতে হবে। তিনি বলেন রমজানে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চাহিদা থাকে চিনি ও ভোজ্য তেলের। কিন্তু টিসিবি যে পরিমাণ সয়াবিন ও চিনি বিক্রির জন্য ডিলারপ্রতি বরাদ্দ দেয় তা দিয়ে বাজার স্থিতিশীল রাখা কঠিন। যদি ডিলারপ্রতি ১ টন করে সয়াবিন তেল বরাদ্দ দেয় তাহলে বাজারে একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন প্রতিদিন দুটি গুদাম থেকে ডিলারদের পণ্য সরবরাহ করা হয়। কিন্তু এটা যদি চারটি গুদাম থেকে করা হয় তাহলে সকাল ১০টার মধ্যে ডিলাররা পণ্য নিয়ে স্পটে চলে যেতে পারে। এতে ভোক্তারাও দুপুরের মধ্যেই পণ্য কিনতে পারবে। এছাড়া রমজানে রাজধানীতে ডিলারের সংখ্যা বাড়ানো দরকার। এতে অধিক স্পটে টিসিবি তাদের পণ্য বিক্রি করতে পারবে যা বাজার স্থিতিশীল রাখতে বড় ভূমিকা রাখবে বলে জানান তিনি।টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির বলেন বাজার স্থিতিশীল রাখতে এবার টিসিবি গতবারের চেয়ে বেশি পরিমাণে পণ্য স্বল্পমূল্যে বিক্রি করবে। আশা করছি বাজারে আমরা ইতিবাচক প্রভাব রাখতে পারব।এ প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনিশ গত রবিবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন আসন্ন পবিত্র রমজান মাসে কোনো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়বে না। তিনি বলেন রমজান উপলক্ষ্যে বিভিন্ন পণ্যের পর্যাপ্ত মজুত সৃষ্টির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কোনো পণ্যের ঘাটতি হবে না। এছাড়া টিসিবির মাধ্যমেও এবার রমজানে আগের তুলনায় দ্বিগুণ পরিমাণ পণ্য সরবরাহ করা হবে। ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1518.csv b/Bangla_fin_news_articles/1518.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..70156e1096133f949bb3c6acd91e8cd306279a64 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1518.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1518,ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে  ৫ দশমিক ৩২ শতাংশ,2021-03-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল ফেব্রুয়ারি মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৩২ শতাংশে। আগের মাস জানুয়ারিতে এই হার ছিল ৫ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হালনাগাদ তথ্যে বলা হয়েছে দেশে জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারি মাসে চাল ব্রয়লার মুরগি ভোজ্য তেল চিনিসহ ইত্যাদির মূল্য বেড়েছে। সার্বিকভাবে ফেব্রুয়ারি মাসে খাদ্য পণ্যে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৪২ শতাংশে যা জানুয়ারি মাসে ছিল ৫ দশমিক ২৩ শতাংশ। তবে বিবিএস দাবি করেছে এক মাসের ব্যবধানে আলু পেঁয়াজ শাকসবজি যেমন বেগুন মিষ্টিকুমড়া লাউ ফুলকপি বাঁধাকপি শিম মুলা টম্যাটো গাজারের দাম কমেছে। সেইসঙ্গে আঙ্গুর বরই মসলার দাম জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে কমেছে। মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশের জন্য গতকাল বুধবার আগারগাঁওস্থ বিবিএস ভববে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে বক্তব্য দেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী বিবিএস মহাপরিচালক মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। বিবিএসের হিসাবে জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারি মাসে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যেও মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী লক্ষ্য করা গেছে। জানুয়ারি মাসে খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতির হার ৪ দশমিক ৬৯ ভাগ থকে ফেব্রুয়ারিতে বেড়ে হয়েছে ৫ দশমিক ১ ভাগে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1519.csv b/Bangla_fin_news_articles/1519.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..37b908a3440e87379aac09b164f3cf6f289beba5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1519.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1519,এবার শুল্ক কমল  আতপ চালের,2021-03-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সেদ্ধ মোটা ও সরু চালের পর আমদানি বাড়াতে এবার আতপ চালের শুল্ক কমিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। অন্যান্য চালের মতো এই চালের আমদানিতেও একই হারে অর্থাৎ ২৫ শতাংশ হারে শুল্ককর দিতে হবে।আগে এ ধরনের চাল আমদানিতে সাড়ে ৬২ শতাংশ শুল্ককর পরিশোধ করতে হতো। এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম স্বাক্ষরিত ঐ আদেশ জারি হওয়ার পর গতকাল থেকেই এটি কার্যকর হয়েছে। স্থানীয় বাজারে চালের দাম বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে শুল্ক কমিয়ে গত ডিসেম্বরে এনবিআর আদেশ জারি করে। এর পর ১৭ জানুয়ারি ঐ তালিকায় সরু চালকে যুক্ত করার পর গতকাল আতপ চালও যুক্ত হলো। অবশ্য বাসমতি চাল এই সুবিধার আওতায় আসবে না।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1520.csv b/Bangla_fin_news_articles/1520.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2d8eac0f5d62b8b921d16e6992a12ae04cffc825 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1520.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1520,রাজস্ব বাড়াতে তামাকপণ্যে কর বৃদ্ধির প্রস্তাব,2021-03-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তামাকপণ্যে সুনির্দিষ্ট করারোপসহ দাম বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছে অ্যান্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স আত্মা। মঙ্গলবার ১০ মার্চ জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সাথে প্রাকবাজেট সভায় এই দাবি জানিয়েছে গণমাধ্যম কর্মীদের সংগঠনটি।সভায় আত্মার পক্ষ থেকে জানানো হয় দাবি বাস্তবায়ন করা হলে প্রায় ৮ লাখ অকাল মৃত্যু রোধ হবে এবং ৩ হাজার ৪শ কোটি টাকা অতিরিক্ত রাজস্ব আয় অর্জিত হবে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সিগারেটের ব্যবহার তুলনামূলক প্রায় একইরকম রয়েছে। করের ভিত্তি এবং করহার খুবই কম হওয়ায় সিগারেট বিড়ি এবং ধোঁয়াবিহীন তামাকপণ্য জর্দা ও গুল অধিক সহজলভ্য থেকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের বর্তমান তামাক কর অত্যন্ত জটিল যা মূল্য বৃদ্ধির মাধ্যমে তামাক ব্যবহার নিরুৎসাহিতকরণে যথেষ্ট নয়। ফলে বিদ্যমান তামাক কর ব্যবস্থা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুত ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারছে না।ইত্তেফাকএসসিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1521.csv b/Bangla_fin_news_articles/1521.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d1c96898c980b45816d38300ecee021cb2648b27 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1521.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1521,আইসিএমএবি ঢাকা ব্রাঞ্চ কাউন্সিলের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন,2021-03-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ আইসিএমএবি ঢাকা ব্রাঞ্চ কাউন্সিলের নতুন চেয়ারম্যান ওভাইসচেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন যথাক্রমে মোঃ বখতিয়ার আলম এফসিএমএ ও ডঃ সৈয়দ আব্দুল্লাহ আল মামুন।সম্প্রতি ঢাকা ব্রাঞ্চ কাউন্সিলের সভায় তাঁরা ২০২১ সালের জন্য নির্বাচিত হন।। সভায় মুহাম্মাদ নজরুল ইসলাম এফসিএমএ ও মান্নান বেপারী সিইআরএম এফসিএমএ যথাক্রমে সেক্রেটারি এবং ট্রেজারার নির্বাচিত হন। নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান মোঃ বখতিয়ার আলম পারফিটি ভ্যান মিল বাংলাদেশ প্রাঃ লিমিটেডের এসোসিয়েট হেডকর্পোরেশন ফাইন্যান্স পদে এবং ভাইসচেয়ারম্যান ডঃ সৈয়দ আব্দুল্লাহ আল মামুন এফসিএমএ সিএসআরএস ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেডের সিআরআইএসএল উপপ্রধান নির্বাহী হিসাবে কর্মরত আছেন।সেক্রেটারি মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম এফসিএমএ সন্ধানী লাইফ ফাইন্যান্স লিমিটেপের মহাব্যবস্থাপক এবং প্রধান নির্বাহী এবং ট্রেজারার মান্নান বেপারী সিইআরএম এফসিএমএ বর্তমানে সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার এন্ড কর্মাস ব্যাংকের ভাইসপ্রেসিডেন্ট।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1522.csv b/Bangla_fin_news_articles/1522.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c549f885a023b7dd8014fdafbaf9e64f4ba65936 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1522.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1522,আবারও কমলো স্বর্ণের দাম,2021-03-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের বাজারে আবারও স্বর্ণের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। এবার প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কমছে ২ হাজার ৪১ টাকা যা আজ বুধবার ১০ মার্চ থেকে বাজারে কার্যকর হবে।মঙ্গলবার ৯ মার্চ রাতে বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতির প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে স্বর্ণের দাম কমানোর বিষয়টি জানানো হয়েছে।নতুন মূল্য অনুযায়ী ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৯ হাজার ১০৯ দশমিক ২০ টাকা। মঙ্গলবার পর্যন্ত এই মানের স্বর্ণের দাম ছিল ৭১ হাজার ১৫০ দশমিক ৪০ টাকা। ভরিতে দাম কমেছে দুই হাজার ৪১ দশমিক ২০ টাকা।২১ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ধরা হয়েছে ৬৫ হাজার ৯৫৯ দশমিক ৯২ টাকা। মঙ্গলবার পর্যন্ত ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ৬৮ হাজার এক দশমিক ১২ টাকা। দাম কমেছে দুই হাজার ৪১ দশমিক ২০ টাকা। একই ভাবে ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম পড়বে ৫৭ হাজার ২১১ দশমিক ৯২ টাকা। বর্তমান দাম রয়েছে ৫৯ হাজার ২৫৩ দশমিক ১২ টাকা। ভরিতে কমেছে দুই হাজার ৪১ দশমিক ২০ টাকা।সনাতন পদ্ধতিতে স্বর্ণ প্রতি ভরির দাম ধরা হয়েছে ৪৬ হাজার ৮৮৯ দশমিক ২৮ টাকা। মঙ্গলবার পর্যন্ত দাম ছিল ৪৮ হাজার ৯৩০ দশমিক ৪৮ টাকা। প্রতি ভরিতে দাম কমেছে দুই হাজার ৪১ দশমিক ২০ টাকা।স্বর্ণের দাম কমানোর ফলে দেশের বাজারে জুয়েলারি ব্যবসার অচলাবস্থা অনেকটাই কেটে যাবে বলেও মনে করে বাজুস।চলতি মাসেই একবার স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছিল। সর্বশেষ স্বর্ণের দাম বাড়ে গত ৩ মার্চ। তখন স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৫১৬ টাকা কমে। এতে ২২ ক্যারেটের ভরি প্রতি সর্বোচ্চ দাম ছিল ৭১ হাজার ১৫০ টাকা।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1523.csv b/Bangla_fin_news_articles/1523.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0afadf42e3fa1397c7ac53b2a8bdd9fa912b5250 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1523.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1523,কক্সবাজারে ওয়ালটন প্লাজার মিট দ্য ড্রিমার,2021-03-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো ওয়ালটন মিট দ্য ড্রিমার শীর্ষক সম্মেলন। দেশের ইলেকট্রনিক্স খাতে সর্ববৃহৎ সেলস নেটওয়ার্ক ওয়ালটন প্লাজা সেলস এন্ড ডেভলপমেন্টের এই সম্মেলনে অংশ নেন সহস্রাধিক সেলস এক্সিকিউটিভস ওয়ালটন পরিচালনা পর্ষদ সদস্য এবং ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তগণ।ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডিরেক্টর এস এম আশরাফুল আলম এস এম মাহবুবুল আলম এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ আতশবাজির মধ্য দিয়ে সম্মেলন উদ্ভোধন করেন। সম্মেলনে করোনা দুর্যোগ কাটিয়ে চলতি বছর ওয়ালটন পণ্য বিক্রিতে ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি জোরদার করতে ব্যবসায়িক কলাকৌশল নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের ডিরেক্টর জাকিয়া সুলতানা নিশাত তাসনিম শুচি অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর আবুল বাশার হাওলাদার ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার ইভা রিজওয়ানা নিলু এমদাদুল হক সরকার হুমায়ূন কবীর আলমগীর আলম সরকার ওয়ালটন ডিজিটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর লিয়াকত আলী ওয়ালটন প্লাজার চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মোহাম্মদ রায়হান ওয়ালটন হাইটেকের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এস এম জাহিদ হাসান তানভীর রহমান আরিফুল আম্বিয়া ফিরোজ আলম আমিন খান প্রমুখ।প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ বলেন দেশের শীর্ষ ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে ওয়ালটনের চৌকস সেলস টিমের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। এখন ওয়ালটনের লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের অন্যতম সেরা গ্লোবাল ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ডে পরিণত হওয়া।সম্মেলনে সারা দেশে চলমান ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন ৯ এর ক্রিয়েটিভ ব্র্যান্ডিং এর জন্য ওয়ালটন প্লাজার সেরা এরিয়া জোনাল ও শাখা ম্যানেজারদের পুরস্কৃত করা হয়। সবশেষে ছিলো মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।ইত্তেফাকএসএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1524.csv b/Bangla_fin_news_articles/1524.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..25f7b298df0821a5bbabff6362de3a2ff974cef5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1524.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1524,সোনামসজিদ বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু,2021-03-09,শিবগঞ্জ চাঁপাইনবাবগঞ্জ সংবাদদাতা,দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে।মঙ্গলবার ৯ মার্চ বিকেলে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে দায়িত্বরত সহকারী কমিশনার কাস্টমস মমিনুল ইসলাম ও পানামা সোনামসজিদ পোর্ট লিংক লিমিটেডের মার্কেটিং অফিসার কামাল হোসেন জানায় গত জানুয়ারি মাসে সরকার পেঁয়াজের ওপর শতকরা ৫ শুল্ক আরোপ করার পর জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে এই বন্দর দিয়ে প্রায় সাড়ে ৩শ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়। কিন্তু সরকার আবারও শতকরা ৫ থেকে বাড়িয়ে ১০ শুল্ক আরোপ করার পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হয়ে যায়। চলতি মার্চ মাসের ৩ তারিখ পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ থাকার পর গত ৪ মার্চ থেকে পুনরায় সীমিত আকারে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার পর্যন্ত ভারত থেকে ৬৫টি ট্রাকে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে প্রায় ১ হাজার ৫শ মেট্রিক টন পেঁয়াজ এসেছে বলে কাস্টমস ও পানামা সূত্রে জানা গেছে।এদিকে দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজের দাম বাজারে বৃদ্ধি পাওয়ায় সোনামসজিদ বন্দর দিয়ে সীমিত আকারো পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেনইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1525.csv b/Bangla_fin_news_articles/1525.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6aa5bdcd0d63f49cb38832718a92ee7b50643f1c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1525.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1525,ইক্লাব ওমেন্স ফোরামের উদ্যোগে ‘ইক্লাব ওমেন্স ডে’ উদযাপন,2021-03-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে ইক্লাব ওমেন্স ফোরামের আয়োজনে পালিত হলো ইক্লাব ওমেন্স ডে ২০২১। সোমবার ৮ই মার্চ রাজধানীর সিক্স সিজনস হোটেলে সফল কয়েকজন নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে এ দিবস উদযাপন করে ইক্লাব। আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নরসিংদী৩২৪ সংরক্ষিত সংসদীয় আসনের সদস্য তামান্না নুসরাত বুবলি।অনুষ্ঠানে নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখায় কয়েকজন সফল নারীকে অ্যাওয়ার্ড প্রদান করে ইক্লাব। সেরা কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে শামস আফরোজ চৌধুরী এবং সামাজিক কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ আমাল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ইশরাত করিম ইভকে সম্মাননা প্রদান করে ইক্লাব।উইমেন্স ডে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এনভয় গ্রুপের পরিচালক শারমিন সালাম লীজান গ্রুপের চেয়ারম্যান তানিয়া হক এবং স্টাটেজিক ফিনান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর তামিম মারজান হুদা। এছাড়াও ইক্লাব গভর্নিং বডি ইসি কমিটি এবং অন্যান্য স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন এই আয়োজনে।আয়োজনের টাইটেল পার্টনার হিসেবে ছিল ওয়েবস বিউটি সেলুন গোল্ড স্পন্সর হিসেবে ছিল স্টাটেজিক ফিনান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ও সিলভার স্পন্সর হিসেবে ছিল মেডিস্টোর কালার্স বিউটি সেলুন এন্ড মেকওভার স্টুডিও এবং আসিফ এন্টারপ্রাইজ।ইক্লাব ওমেন্স ডে সম্পর্কে ইক্লাব প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ শাহরিয়ার খান বলেন আমরা ইক্লাব এর পক্ষ থেকে সবসময়ই চেষ্টা করি নারী উদ্যোক্তাদের বিশেষ ভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে তাদেরকে উৎসাহ দিতেই আজকের এই বিশেষ আয়োজন ।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1526.csv b/Bangla_fin_news_articles/1526.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9658816500b9b1e5a9364070a163fb82796a01f9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1526.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1526,‘পদ্মাবতী’ চালু করল পদ্মা ব্যাংক,2021-03-09,ইত্তেফাক ডেস্ক,দেশের যে কোনো বুথ থেকে বিনা খরচে টাকা উত্তোলনের সুবিধা নিয়ে পদ্মা ব্যাংক নারীদের জন্য বিশেষায়িত ডিপোজিট প্রোডাক্ট পদ্মাবতী চালু করেছে। প্রতিদিন মুনাফা দেওয়ার বিশেষ সুবিধাসহ নতুন এই প্রোডাক্টে নারী গ্রাহকরা সহজেই সব ধরনের আর্থিক সুবিধা পাবেন পাশাপাশি মিলবে বাড়তি কিছু সুযোগও।দেশজুড়ে ছড়িয়ে থাকা পদ্মা ব্যাংকের ৫৮টি শাখার মাধ্যমে পদ্মাবতী সেবা দেওয়া হবে।রাজধানীর একটি হোটেলে প্রোডাক্টটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পদ্মা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. এহসান খসরু বিজনেস হেড জাবেদ আমিন মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান এম আহসান উল্লাহ খান এসইভিপি ল অ্যান্ড রিকভারি ফিরোজ আলম রিটেল ব্যাংকিং অ্যান্ড এসএমই বিজনেস হেড খন্দকার জীবানুর রহমান।প্রেস বিজ্ঞপ্তিইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1527.csv b/Bangla_fin_news_articles/1527.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..745c45f8ac0256e6a9b3cca0165c44378844a73b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1527.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1527,মার্জিন ঋণের নতুন সুদ হার ১ জুলাই থেকে কার্যকর,2021-03-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কষ্ট অব ফান্ডের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ স্প্রেড বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি মার্জিন ঋণের যে সুদ হার নির্ধারণ করে দিয়েছে তা আগামী ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে।বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত নির্দেশনায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রথমে এই সুদ হার কার্যকরের জন্য ১ ফেব্রুয়ারি সময় নির্ধারণ করেছিল বিএসইসি। এখন তা ৫ মাস পিছিয়ে দেওয়া হলো। সূচকের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে চার স্তরে মার্জিন ঋণ দেওয়ার নীতিমালা করে বিএসইসি। এ নীতিমালা অনুযায়ী ডিএসইএক্স সূচক ৪ হাজারের নিচে থাকাকালীন মার্চেন্ট ব্যাংক গ্রাহকদের সর্বোচ্চ ১১ হারে মার্জিন ঋণ দিতে পারবে। অর্থাৎগ্রাহকের নিজস্ব ১ টাকার বিনিয়োগের বিপরীতে সর্বোচ্চ ১ টাকা মার্জিন ঋণ দেওয়া যাবে। ডিএসইর প্রধান সূচক ৪০০১৫০০০ মধ্যে থাকলে ১০.৭৫ হারে বা গ্রাহকের ১ টাকা বিনিয়োগের বিপরীতে ৭৫ পয়সা মার্জিন ঋণ দেওয়া যাবে। ডিএসইর প্রধান সূচক ৫০০১৬০০০ পয়েন্টের মধ্যে থাকলে মার্জিন ঋণ হবে ১০.৫০। অর্থাত্ গ্রাহক ১ টাকা বিনিয়োগ করে ৫০ পয়সা মার্জিন ঋণ নিতে পারবেন।আর ডিএসইর প্রধান সূচক ৬০০০ পয়েন্টের ওপরে থাকলে ১০.২৫ হারে মার্জিন ঋণ দিতে পারবে বিনিয়োগকারীরা। অর্থাৎএকজন বিনিয়োগকারী ১ টাকা বিনিয়োগ করে ২৫ পয়সা মার্জিন ঋণ নিতে পারবেন।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1528.csv b/Bangla_fin_news_articles/1528.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..654c8067f96b33a7cc8b02384c31c0e718df5c9a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1528.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1528,তরঙ্গ নিলাম যুদ্ধে জিতলো গ্রামীণফোন,2021-03-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,তরঙ্গ নিলাম যুদ্ধে রবিকে হারিয়ে জিতেছেগ্রামীণফোন। নিলামে ২১০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের শেষ একটি ব্লক নিয়ে সাড়ে ৭ ঘণ্টার যুদ্ধ শেষে জয়ী হয়েছে গ্রামীণফোন।সোমবার দেশের শীর্ষ দুই অপারেটর গ্রামীণফোন ও রবি ওই ব্লকের জন্য নিলামের ডাক চালিয়ে যায় দীর্ঘ সময়। ৮০তম রাউন্ডে গিয়ে রবি সরে দাঁড়ায়। এরপর ৮১তম রাউন্ডে ৪৭ মিলিয়ন ডলার দর উঠলে দুই অপারেটরই না বলে দেয়। তখন নিয়ম অনুযায়ী আগের দরে গ্রামীণফোন এ ব্লক জিতে নেয়।৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গের ওই ব্লকের প্রতি মেগাহার্টজের ভিত্তিমূল্য ঠিক হয়েছিল ২৭ মিলিয়ন ডলার। নিলামে ৭৩ শতাংশ বেশি দাম দিয়ে গ্রামীণফোন তা কিনেছে ৪৬ দশমিক ৭৫ মিলিয়ন ডলার দরে।এদিন বেলা দেড়টার দিকে এই ব্লকের নিলাম প্রক্রিয়ার শুরুতেই ডাক থেকে সরে যায় বাংলালিংক আড়াই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত অপারেটর টেলিটকও বিকেল ৪টার দিকে হাল ছেড়ে দেয়। তবে রবি ও জিপি লেগে থাকায় দর বাড়তেই থাকে। শেষ পর্যন্ত রাত ৮টা ৪০ এ শেষ হাসি হাসে গ্রাহক সংখ্যায় দেশের সবচেয়ে বড় অপারেটর গ্রামীণফোন।শেষ ব্লকের নিলামে জয়ের মধ্য দিয়ে গ্রামীণফোন মোট তরঙ্গের পরিমাণেও চার অপারেটরের মধ্যে শীর্ষস্থান ধরে রাখলো। শেষ নিলামে রবি জিতে গেলে তারাই হত সবচেয়ে বেশি তরঙ্গের মালিক। মূলত এ কারণেই শেষের ওই ৫ মেগাহার্টজের ব্লকটি বড় দুই অপারেটরের কছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। ....ছবি সংগৃহীতবিটিআরসির হিসাবে গ্রামীণফোনের হাতে সব মিলিয়ে মোট ৩৭ মেগাহার্টজ তরঙ্গ ছিল এতদিন। সোমবারের নিলামে দুই ব্যান্ডের ১০ দশমিক ৪৪ মেগাহার্টজ কেনায় গ্রামীণফোনের হাতে মোট ৪৭ দশমিক ৪৪ মেগাহার্টজ তরঙ্গ হচ্ছে। এয়ারটেলের সাথে একীভূত হওয়ার পর রবির মোট তরঙ্গের পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল ৩৬ দশমিক ৪ মেগাহার্টজ। সোমবার আরও ৭ দশমিক ৬ মেগাহার্টজ কিনে তাদের হাতে মোট তরঙ্গ দাঁড়াল ৪৪ মেগাহার্টজ। বাংলালিংকের হাতে ছিল ৩০ দশমিক ৬ মেগাহার্টজ এখন তা বেড়ে ৪০ মেগাহার্টজ হল। আর রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিটক সোমবারের নিলাম থেকে খালি হাতে ফেরায় আগের মতই ২৫ দশমিক ২০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ থাকল তাদের।নিলাম শেষে গ্রামীণফোনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও ইয়েন্স বেকার বলেন এই অতিরিক্ত তরঙ্গের মাধ্যমে আমরা মানুষের বাড়তে থাকা ইন্টারনেট চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হবো। শহরসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে ডিজিটাল সেবার ধারণা পৌঁছে দিতে পারব।রবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মাহতাব উদ্দিন আহমেদ নিলাম অনুষ্ঠান শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন নিলামে যে পরিমাণ তরঙ্গ বরাদ্দ হয় তা কারও জন্যই যথেষ্ট ছিল না।রবির হাতে যে পরিমাণ তরঙ্গ রয়েছে তা দিয়ে গ্রাহকদের উন্নতমানের সেবা দেওয়া সম্ভব হবে বলেন তিনি।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1529.csv b/Bangla_fin_news_articles/1529.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..83f091332232ceb3a73da6c18f0e173789466911 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1529.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1529,সালমান এফ রহমানভারতের বাণিজ্য সচিবের বৈঠক,2021-03-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান এর সঙ্গে ভারতের বাণিজ্য সচিবের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।রবিবার ৭ মার্চ বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ইওউঅএ অবস্থিত কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান এমপির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ভারতের বাণিজ্য সচিব অনুপ ওয়াধাওয়ান। এ সময় বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামীও উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টার একান্ত সচিব উপসচিব মো. জাহিদুল ইসলাম ভূঞা স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বৈঠকে উভয়েই দুই বন্ধুপ্রতীম রাষ্ট্রের বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার ও বিস্তৃত করার বিষয়ে কথা বলেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও মানুষের মধ্যে নিবিড় যোগাযোগ বৃদ্ধি বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণ অভিন্ন ও পারস্পরিক স্ট্যান্ডার্ডস ও টেস্টিংএর মানদন্ড নির্ধারণ ও স্বীকৃতি ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলের বাজারে বাণিজ্য সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়।উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান দেশে ব্যবসা সহজীকরণ ও বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের কথা বলেন। পাশাপাশি তিনি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কন্নোয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রচেষ্টা ও আন্তরিকতার কথা স্মরণ করেন। দুই দেশের ব্যবসায়ীদের প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব নিয়ে কাজ করার উপরও তিনি গুরুত্বারোপ করেন। এসময় ভারতের বাণিজ্য সচিব অনুপ ওয়াধাওয়ান দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্কের সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলেন ও এর অধিকতর উন্নয়নে উপদেষ্টার সমর্থন প্রত্যাশা করেন। ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী দুই দেশের মধ্যে কানেক্টিভিটি ও যোগাযোগ বৃদ্ধিতে নেওয়া বিভিন্ন প্রকল্পের কথা উপদেষ্টাকে অবহিত করেন। পাশাপাশি ভারত ও বাংলাদেশের খাতভিত্তিক ব্যবসায়ীদের নিয়ে দুই দেশেই বাণিজ্য সভা ও সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পর্কেও উপদেষ্টাকে অবহিত করেন।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1530.csv b/Bangla_fin_news_articles/1530.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..acf9f5bdef0adfa222b81956ff2eee016faecadf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1530.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1530,ইফাদ অটোস দেশেই তৈরি করবে বিশ্বমানের বাস শিল্পমন্ত্রী,2021-03-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বছরে এক হাজার এসি ননএসি লাক্সারি বাস তৈরির লক্ষ্য নিয়ে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করেছে ইফাদ অটোস লিমিটেড। বৃহস্পতিবার ৪ মার্চ ঢাকার ধামরাইয়ে ঢাকাআরিচা মহাসড়কের পাশে প্রতিষ্ঠিত ইফাদের নিজস্ব কারখানায় এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এই উৎপাদন কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।ইফাদ গ্রুপের চেয়ারম্যান ইফতেখার আহমেদ টিপুর সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডাক্তার মো. এনামুর রহমান এমপি ঢাকা২০ আসনের বেনজির আহমেদ এবং বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান মুন্সী শাহাবুদ্দিন আহমেদ। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ইফাদ গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর তানভীর আহমেদ ইফাদ অটোসের ম্যানেজিং ডিরেক্টর তাসকিন আহমেদ গ্রুপ ডিরেক্টর তাসফিন আহমেদসহ বিভিন্ন অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা ব্যবসায়ী নেতারা বাসট্রাক মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন জনগণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে সাশ্রয়ী মূল্যে বিশ্বমানের গাড়ি দেশেই উৎপাদন করা বর্তমান সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। এ লক্ষ্য অর্জনে শিল্প মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে অটোমোবাইল শিল্পের বিকাশে একটি নীতিমালা প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে। এ শিল্পের উত্তরোত্তর উন্নয়ন এবং টেকসই বিকাশের লক্ষ্যে এ নীতি প্রণয়ন করা হচ্ছে। তিনি জানান বর্তমানে অটোমোবাইল শিল্প উন্নয়ন নীতি প্রণয়নের কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। শিগগিরই এর খসড়া অনুমোদন করে সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে পরামর্শক্রমে তা চূড়ান্ত করা হবে। এর মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে আঞ্চলিক অটোমোবাইল শিল্প উৎপাদনের কেন্দ্রে উন্নীত করা হবে। এ লক্ষ্য অর্জনে সরকার অটোমোবাইল শিল্প উন্নয়নে সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে।এ লক্ষ্য অর্জনে তিনি সরকারের পাশাপাশি অটোমোবাইল শিল্প উদ্যোক্তাদেরকেও এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।অটোমোবাইল শিল্পের বিকাশে প্রকৃত অর্থেই নীতিমালা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ইফাদের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ গাড়ি সংযোজনকারী দেশের গন্ডি পেরিয়ে গাড়ি উৎপাদনকারী দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন শিল্পমন্ত্রী। তিনি বলেন বর্তমান সরকার ২০২০ সালকে লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং বর্ষ হিসেবে ঘোষণা করেছেন। ২০৪১ সালে উন্নত আয় ও শিল্প সমৃদ্ধ দেশ গড়তে সরকার দেশে শিল্প কারখানা স্থাপনের ওপর গুরুত্ব দিয়ে দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীদের সব ধরনের সহায়তা প্রদান করছে।অনুষ্ঠানে ইফাদ গ্রুপের চেয়ারম্যান ইফতেখার আহমেদ টিপু জানান বেসরকারি উদ্যোগে ইতিহাসে নব দিগন্তের সূচনা করেছে ইফাদ অটোস। এতদিন এই কারখানায় শুধু গাড়ি সংযোজন করা হতো। এখন বিলাসবহুল এসি ননএসি বাসের বডি তৈরী করা হবে। তিনি জানান বর্তমানে বিদেশ থেকে গাড়ি আমদানি করতে বেশ সময় লাগে। এই কারখানা চালু হওয়ার ফলে ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী দ্রুততম সময়ে গাড়ি সরবরাহ করা সম্ভব হবে। ইফতেখার আহমেদ টিপু বলেন বাংলাদেশে বিগত কয়েক বছরে ভারী যানবাহনের ক্ষেত্রে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমদানিকৃত গাড়িতে আমদানি বাবদ বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় হচ্ছে। বিষয়টি বিবেচনায় রেখে ইফাদ অটোস লিমিটেড বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় ও দেশে শিল্প বান্ধব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে এই কারখানা স্থাপন করেছে। তিনি আরও জানান ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই কারখানা গড়ে তোলা হয়েছে। যেখানে লাক্সারি এসি ও ননএসি বাস তৈরি হবে। বছরে এক হাজারেরও বেশি গাড়ির বডি তৈরি করা হবে এবং ভবিষ্যতে এ সংখ্যা আরও বাড়বে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।তিনি বলেন যেহেতু এই কারখানায় বিভিন্ন মডেলের এসিনন এসি বাস ট্রাক কাভার্ড ভ্যান সংযোজন হবে তাই তার উৎপাদন খরচ আমদানিকৃত তৈরি গাড়ির চেয়েও কম হবে। এর সুবিধা গাড়ির মালিক ও যাত্রীরা ভোগ করবেন। দেশিবিদেশি বিশেষজ্ঞের সমন্বয়ে তৈরি হবে নতুন গাড়ি। শুধু বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে না দেশের অনেক ছোট ছোট বিশেষায়িত কারখানায় তাদের উৎপাদিত মানসম্পন্ন বিভিন্ন পণ্য এই সংযোজন কারখানায় সরবরাহের দ্বার উন্মোচন হবে।জাতীয় অর্থনীতিতে এই সংযোজন কারখানা বিশেষ ভুমিকা পালন করবে। যেমন দেশিয় কাঁচামালের সঠিক ব্যবহার দক্ষ কর্মী সৃষ্টি নতুন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা।বছরে ১২ হাজার গাড়ি সংযোজনের লক্ষ্য নিয়ে ২০১৭ সালে ইফাদ অটোস লিমিটেডের সংযোজন কারখানা চালু হয়। কারখানাটিতে ভারতের অশোক লেল্যান্ড ব্র্যান্ডের বিভিন্ন মডেলের গাড়ি তৈরি হচ্ছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1531.csv b/Bangla_fin_news_articles/1531.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..108bc8f681f0e6032a6b9dfbe38100fe3124408e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1531.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1531,ব্যাংকে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ছে,2021-03-08,রেজাউল হক কৌশিক,ব্যাংকের চাকরিতে নারী কর্মীর প্রতিনিয়ত সংখ্যা বাড়ছে। ফলে পুরুষের তুলনায় নারীদের অংশও বাড়ছে। এখন যারা চাকরিতে আসছেন এমন ব্যাংকারদের মধ্যে ১৮ শতাংশের বেশি রয়েছেন নারী। এক সময় তা ১০ শতাংশেরও কম ছিল। অন্যদিকে নারী কর্মীদের চাকরি বদলের প্রবণতা কিংবা চাকরি ছেড়ে দেওয়ার প্রবণতাও আগের চেয়ে কমেছে। ব্যাংক খাতের ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের লিঙ্গসমতা বিষয়ক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক বাদে দেশে কার্যরত অন্য ৫৯টি তপশিলি ব্যাংকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দেশের ব্যাংকগুলোতে জনবলের সংখ্যা ১ লাখ ৮৩ হাজার ২০৩। গত ডিসেম্বর পর্যন্ত হিসাবে দেখা গেছে এরমধ্যে পুরুষ কর্মীর সংখ্যা ১ লাখ ৫৪ হাজার ৮২৮ জন। আর নারী কর্মীর সংখ্যা ২৮ হাজার ৩৭৮ জন। সে হিসাবে ব্যাংকগুলোতে নারী কর্মী ১৮ দশমিক ৩২ শতাংশ। অন্যদিকে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে নারী কর্মকর্তাকর্মচারীর রয়েছেন ১৬ শতাংশ। দেশের ৩৪টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ১ হাজার ১৫ জন নারী চাকরি করেন। বিশ্বে লিঙ্গভিত্তিক বৈষম্য বিষয়ে প্রতিবছর দ্যা গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপ রিপোর্ট প্রকাশ করে ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরাম। বৈষম্য কমানোর ক্ষেত্রে ২০২০ সালে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ ছিল শীর্ষে। ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরামের প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২০ সালে বিশ্বের ১৫৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৫০তম। প্রতিবেদনটি বলছে এমনটা সম্ভব হয়েছে কর্মক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি এবং অর্থনৈতিক সুবিধা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে। প্রতিটি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কর্মকর্তাকর্মচারীদের জন্য একটি অনুকূল কর্মপরিবেশ সৃষ্টি করা ও প্রতিষ্ঠানের সর্বক্ষেত্রে লৈঙ্গিক সমতা প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানসমূহের লৈঙ্গিক সমতা বিষয়ক সূচক পর্যালোচনা করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১১ সালের পহেলা ডিসেম্বর এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে।বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে ব্যাংকগুলোতে ৩০ বছরের কম বয়সি যেসব কর্মী রয়েছেন তাদের মধ্যে ২০ দশমিক ৬২ শতাংশ নারী। ৩০ থেকে ৫০ বছর বয়সি কর্মীদের মধ্যে নারীর হার ১৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ। আর ৫০ বছরের বেশি বয়সিদের মধ্যে এ হার ৮ দশমিক ৪০ শতাংশ। আর সূচনা পর্যায়ে নারী কর্মী রয়েছেন ১৫ দশমিক ৯১ শতাংশ। মধ্যবর্তী পর্যায়ে আছেন ১৫ দশমিক ৩৭ শতাংশ। আর উচ্চ পর্যায়ে রয়েছেন ৯ দশমিক ১৬ শতাংশ। হিসাবে দেখা গেছে ব্যাংকিং খাতে নারীদের অংশগ্রহণ প্রারম্ভিক পর্যায়ে বেশি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ব্যাংকে কর্মরত মোট নারী কর্মীদের মধ্যে ২০২০ সালের শেষ ছয় মাসে ১২ দশমিক ৪০ শতাংশ চাকরি বদল করেছেন।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বর্তমানে ব্যাংক খাতের মোট পরিচালকদের ১২ দশমিক ২০ শতাংশ নারী। তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নারী পরিচালক রয়েছেন বিদেশি মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে। এসব ব্যাংকের পরিচালকদের ১৭ দশমিক ৩৯ শতাংশ নারী। বেসরকারি ব্যাংকের ১২ দশমিক ৮৫ শতাংশ পরিচালক নারী। আর রাষ্ট্রীয় ব্যাংকে এ হার ৪ দশমিক ৭৬ শতাংশ।এদিকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত নারী কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা চালু করেছে। ব্যাংকগুলো মাঝে মধ্যে লৈঙ্গিক সমতা বিষয়ক সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণের আয়োজন করে থাকে। ব্যাংকগুলোর নেওয়া এসব উদ্যোগের ফলে নারীরা স্বাচ্ছন্দে চাকরি করতে পারছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকও সময়ে সময়ে এসব সুবিধার বিষয়ে তদারকি করে থাকে।জানা গেছে দেশের ৫৯টি তপশিলি ব্যাংকে কর্মরত নারী কর্মীদের জন্য ছয় মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি কার্যকর রয়েছে। ২৭টি ব্যাংক শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র স্থাপন করেছে। ৪৮টি তফশিলি ব্যাংকের লৈঙ্গিক হয়রানি বন্ধের লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা রয়েছে। অবশ্য ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এ বিষয়ে অনেক পিছিয়ে রয়েছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1532.csv b/Bangla_fin_news_articles/1532.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a83240d3e2f413458bb762a8cca676882d969e24 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1532.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1532,রোজায় আসবে ২৫ হাজার টন ভোজ্য তেল,2021-03-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আর কিছুদিন পরেই পবিত্র রমজান মাস শুরু। এই মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নানা উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। যার অংশ হিসেবে ২৫ হাজার টন ভোজ্য তেল বিপণনের প্রস্তুতি নিয়েছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি। এ ছাড়া প্রতিবারের মতোই সুলভ মূল্যে ডাল ছোলা খেজুর চিনিসহ আরও বেশ কিছু পণ্য বিপণন করবে রাষ্ট্রীয় বিপণন সংস্থাটি।বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি গতকাল রবিবার ৭ মার্চ সচিবালয়ে এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন রমজানের সময় বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ নিয়ে যাতে কোনো সমস্যা না হয় সে জন্য প্রস্তুতি রয়েছে। টিসিবির মাধ্যমে ২৫ হাজার টন ভোজ্য তেল আমদানি করা হবে। অত্যাবশ্যকীয় পণ্যটি যাতে নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে সহজে পৌঁছে দেওয়া যায় তা সরকারের উদ্দেশ্য। রমজানে জিনিসপত্রের দাম স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি ক্রেতাদেরও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন ব্যবসায়ীরা সুযোগ পেলেই দাম বাড়ায় এটা ঠিক। তবে এর বাইরেও প্যানিক বায়িং বলে একটা কথা আছে। এই প্রবণতার কারণেও বাজারে পণ্যের দাম বাড়ে। অনেকেই বলেন রোজা শুরুর আগেই বলেদাম বেড়ে যাবে। তাই রোজায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিছু কিনে রাখার চেষ্টা করে সবাই। এতে রোজা শুরুর আগেই সবাই একসঙ্গে বাজারে ঢুকে পড়ি। তাহলে বিক্রেতারা তো সুযোগ নেবেই। আমরাই সে সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছি। সুতরাং পণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে দুই পক্ষের কিছু না কিছু সংযোগ অবশ্যই রয়েছে। ভীত হয়ে কেনাকাটা না করে কেনাটা স্বাভাবিক রাখা উচিত।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1533.csv b/Bangla_fin_news_articles/1533.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..773c862bb8cea1f25623df46df6ceedee62b591c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1533.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1533,বিশ্বে খাদ্যপণ্যের দাম দ্রুত বেড়েছে এফএও,2021-03-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের দাম দ্রুতহারে বেড়েছে। গত জানুয়ারি পর্যন্ত টানা আট মাস বেড়েছে বিশ্বব্যাপী খাদ্যপণ্যের দাম। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার এফএও এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে এক মাসের ব্যবধানে শুধু জানুয়ারি মাসে গড়ে ৪ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে খাদ্যপণ্যের দাম। ২০১৪ সালের জুলাই মাসের পর এত বেশিহারে খাদ্যের দাম বাড়তে দেখা যায়নি। বিশ্ববাজারে ভোজ্য তেল চিনি ভুট্টা গমের দাম ঊর্ধ্বমুখী থাকায় এমনটি লক্ষ্য করা গেছে।এফএওর মূল্যসূচক বিশ্লেষণ করে বলা হয়েছে এক মাসের ব্যবধানে ভুট্টার মূল্যসূচক বেড়েছে ৭ দশমিক ১ শতাংশ। একদিকে চীনের ভুট্টার ক্রয় বৃদ্ধি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যাশিত উৎপাদন না হওয়া আর্জেন্টিনা সাময়িকভাবে ভুট্টার রপ্তানি বন্ধ রাখায় বিশ্ববাজারে এর দাম বেড়েছে। অন্যদিকে বিশ্ববাজারে গমের চাহিদা বাড়ায় এর দাম বেড়েছে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ। তাছাড়া রাশিয়া গম রপ্তানিতে কর দ্বিগুণ করেছে। করোনা শুরু হওয়ার পর বর্তমান সময়ে এশিয়া ও আফ্রিকার দেশগুলোতে চালের চাহিদাও বেড়েছে। এফএওর ভোজ্য তেলের দাম সূচক বেড়েছে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ। ২০১২ সালের পর এটি সর্বোচ্চ বৃদ্ধি। এবার প্রত্যাশার চেয়ে পাম অয়েল উৎপাদন কম হয়েছে। মূলত ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ায় অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হওয়া করোনার প্রভাবে চাহিদার চেয়ে কম শ্রমিক থাকায় পাম অয়েল উৎপাদনকারী বৃহৎ এই দুই দেশেই উৎপাদন কম হয়েছে। তাছাড়া আর্জেন্টিনাও ভোজ্য তেল রপ্তানি কমিয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1534.csv b/Bangla_fin_news_articles/1534.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..66629474bf84d416834e531e304cb9e90b132897 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1534.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1534,পাক্ষিক অনন্যার সঙ্গে যুক্ত হলো মালভেনকম,2021-03-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের জনপ্রিয় পাক্ষিক ম্যাগাজিন অনন্যার সঙ্গে যুক্ত হলো নতুন ধারার ইকমার্স প্রতিষ্ঠান মালভেন.কম .। শনিবার ৬ মার্চ পাক্ষিক অনন্যা কার্যালয়ে এই সমঝোতা স্মারকস্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।পাক্ষিক অনন্যার পক্ষে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক ইত্তেফাক ও পাক্ষিক অনন্যার সম্পাদক তাসমিমা হোসেন এবং মালভেন লিমিটেডের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির সিইও আতিক হায়দার প্রীতম।পাক্ষিক অনন্যা সম্পাদক তাসমিমা হোসেন বলেন আমরা অত্যন্ত আনন্দিত দেশের ইকমার্সের অগ্রযাত্রা একটা বড় খবর। আমরা চাই মালভেন লিমিটেডের মত আরো দারুণ সব উদ্যোগ মানুষের মন জয় করুক। মালভেন লিমিটেডের সিইও আতিক হায়দার প্রীতম বলেন বাংলাদেশের নারী অগ্রযাত্রার পুরোধা ম্যাগাজিন অনন্যার সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমরা আনন্দিত।এখন থেকে প্রতি রবিবার উইমেন অ্যান্ড ইকমার্স ফোরাম উই এর সৌজন্য একটি ফেসবুক লাইভ প্রচারিত হবে অনন্যার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অফিসিয়াল অ্যাকাউন্টে যেটির টাইটেল সহযোগী হবে মালভেন.কম।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1535.csv b/Bangla_fin_news_articles/1535.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..037ef069bc2ea974e5138a64e24377c8c6f2b623 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1535.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1535,মাত্র ১ মিনিটে ৫ হাজার রিয়েলমি স্মার্টফোন বিক্রি করলো ইভ্যালি,2021-03-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মাত্র এক মিনিটেই তরুণদের কাছে রিয়েলমির ৭প্রো স্মার্টফোনের প্রায় পাঁচ হাজার ইউনিট বিক্রি করেছে ইভ্যালি। শুক্রবার ৫ মার্চ রাত ১০ টায় ইভ্যালির সাইক্লোন অফারে দ্রুততম চার্জিং এই স্মার্টফোনটি বিশেষ মূল্যছাড়ে গ্রাহকদের কেনার সুযোগ করে দেয় অনলাইন মার্কেট প্লেসটি।এ দিন ফোনটি বিক্রি শুরুর মাত্র এক মিনিটের মধ্যেই ইভ্যালিতে বিক্রির পুরানো সব রেকর্ড ভেঙ্গে দিয়ে নতুন রেকর্ড গড়ে নেয় রিয়েলমির এই ডিভাইসটি। অ্যান্ড্রয়েড ১০ প্রযুক্তির এই স্মার্টফোনটিতে রয়েছে ৬৫ ওয়াট সুপারডার্ট চার্জিং টেকনোলজি। এর ফলে মাত্র ৩৪ মিনিটেই পুরো মোবাইলের চার্জ সম্পূর্ণ হবে। এতে আছে ৬ দশমিক ৪ ইঞ্চির সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লে ৬৪ মেগাপিক্সেল সনির কোয়াড ক্যামেরা সেটআপ এবং ফ্রন্টে ব্যবহার করা হয়েছে ৩২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। সেই সঙ্গে থাকছে ৮ জিবি র্যাম এবং ১২৮ জিবি রোম। রিয়েলমি ৭প্রো এর বাজারমূল্য ২৭ হাজার ৯৯০ টাকা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1536.csv b/Bangla_fin_news_articles/1536.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..22edfd9074992b70fef806d84d095b7e358cdd29 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1536.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1536,পোশাকশ্রমিকরা বছরে গ্রামে পাঠায় ১২ হাজার ১৩২ কোটি টাকা,2021-03-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকরা গ্রামে তাদের পরিবারের সদস্যদের কাছে প্রতি মাসে ১ হাজার ১১ কোটি টাকা পাঠান। এক বছরে এর পরিমাণ ১২ হাজার ১৩২ কোটি টাকা। এটি শ্রমিকদের মোট আয়ের প্রায় ১০ শতাংশ। এশিয়ান সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্টের এসিডি এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। জরিপে বলা হয় তৈরি পোশাক খাতের প্রায় ৬২ শতাংশ শ্রমিকই গ্রামে তাদের পরিবারের কাছে টাকা পাঠান যার পরিমাণ শ্রমিকপ্রতি ৩ হাজার ৮৬৯ টাকা।প্রতিবেদনে বলা হয় গত ছয় বছরে এ খাতের শ্রমিকদের গড় আয় বেড়েছে ৬৭ শতাংশ। ২০১৪ সালে একজন শ্রমিকের গড় আয় ছিল ৬ হাজার ৮২০ টাকা আর ২০২০ সালে তা বেড়ে দাঁঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৪০২ টাকা।গত বছরের তথ্যউপাত্তের ওপর ভিত্তি করে এ জরিপ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। ঢাকা ও চট্টগ্রামের ১৬০টি পোশাক কারখানার ১ হাজার ১১৯ জন শ্রমিকের ওপর এ জরিপ চালানো হয়। গতকাল শনিবার এক অনলাইন সেমিনারে ওয়েবিনার জরিপ প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়। জরিপের বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন জরিপকারী দলের প্রধান ড. এ কে এনামুল হক। এ সময় তৈরি পোশাক শিল্পোদ্যোক্তা অর্থনীতিবিদ ও সরকারের প্রতিনিধিরা প্রতিবেদনের ওপর তাদের মতামত তুলে ধরেন।প্রতিবেদনে বলা হয় এ খাতে কারখানার সংখ্যা কমলেও শ্রমিক সংখ্যা সে হারে কমেনি। বরং অনেক কারখানা আকারে বড় হয়েছে। বর্তমানে এ খাতের শ্রমিক সংখ্যা ৪২ লাখ ২০ হাজার। তবে ধীরে ধীরে কমছে নারী শ্রমিকের হার। পাঁচ বছর আগে এ হার ৬৫ শতাংশ হলেও এখন তা নেমে এসেছে ৫৯ শতাংশে। এর কারণ হিসেবে অনেক কারখানা ওভেন থেকে নিটে পরিবর্তন হওয়া এবং কারখানায় প্রযুক্তির ব্যবহার বেড়ে যাওয়াকে দায়ী করা হয়েছে। অবশ্য এ খাতে শ্রমিকের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন আলোচকরা। অন্যদিকে ২৪২টি কারখানার তথ্য নেওয়ার জন্য জরিপকারী দল চেষ্টা চালালেও এর মধ্যে ৮২টি কারখানা তথ্য নিতে অনুমতি দেয়নি। ফলে জরিপটি কতটুকু বিশ্বাসযোগ্য তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আলোচকের কেউ কেউ। আলোচনায় অংশ নিয়ে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এম আবদুস সালাম কিছু কারখানা প্রবেশের অনুমতি না দেওয়া নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেন। তিনি বলেন একটি বড় চ্যালেঞ্জ।এ সময় সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন যে হারে শ্রমিকের আয় বাড়ছে তার চাইতে বেশি হারে যদি মূল্যস্ফীতি হয় তাহলে শ্রমিকের জীবন ধারণের জন্য বাকি টাকা আসবে কোথা থেকে। এ ক্ষেত্রে তিনি শ্রমিকের লিভিং ওয়েজ বা বাঁচার মতো মজুরি কাঠামো বাস্তবায়নে গুরুত্ব দেন।বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক বলেন এটাই একমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক খাত যার দিকে আঙুল তোলা যায়। গত বছর বিশ্ববাজারে পোশাকের দাম বাড়েনি বরং কমেছে প্রায় পৌনে ৫ শতাংশ। এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত রেনজি তেরিঙ্ক বাংলাদেশে আইএলওর কান্ট্রি ডিরেক্টর টুমো পুটিআইনেন প্রমুখ।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1537.csv b/Bangla_fin_news_articles/1537.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cf229b222ef1278543c62c9d9967c65b9d5bbc16 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1537.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1537,বিজিএমইএ নয় ২১ ট্রাস্টির দখলে বিইউএফটি,2021-03-07,সাইদুল ইসলাম,সারা দেশের গার্মেন্টস মালিকদের টাকা দিয়ে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন টেকনোলজি বিইউএফটি। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানা সংগঠনের সাধারণ সদস্যদের থাকার কথা থাকলেও এখন এটির দখল নিয়েছে একটি গোষ্ঠী তারা সবাই তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর প্রভাবশালী সদস্য। অথচ সাধারণ সদস্যরা জানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানা বিজিএমইএর হাতে রয়েছে। বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পদের পরিমাণ কয়েক শ কোটি টাকা।বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পখাতের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে এ খাতে দক্ষ জনশক্তি তৈরির প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়। এ তাগিদ থেকে ১৯৯৯ সালে বিজিএমইএর তত্কালীন সভাপতি আনিসুর রহমান সিনহা এ খাতের জন্য একটি ইনস্টিটিউট গঠনের প্রয়োজনীয়তার কথা জানান। এ তাগিদ থেকে সে বছর উত্তরাতে একটি ভবনের ফ্লোর ভাড়া নিয়ে ইনস্টিটিউটটি চালু করা হয়। প্রথম দিকে বিভিন্ন কারাখানা মালিক এ প্রতিষ্ঠানে নানা ধরনের মেশিনপত্র সরবরাহ করেন। পোশাক খাতের বড় উদ্যোক্ত হারুন অর রশিদকে এ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়। স্টকল্যান্ডের একজন ফ্যাশন ডিজাইনার এ প্রতিষ্ঠানের প্রিন্সিপাল নিযুক্ত হন। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায় বিইউএফটি প্রতিষ্ঠার সময় বলা হয়েছিলবিজিএমইএতে যখন যারা নেতৃত্বে আসবেন তারাই এ প্রতিষ্ঠানের ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। কিন্তু একটি স্বার্থান্বেষী প্রভাবশালী মহল এ সিদ্ধান্তকে পাশ কাটিয়ে নিজেরাই ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য হয়ে যান। রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানি এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে ২০১১ সালে বিজিএমইএকে না জানিয়ে অত্যন্ত গোপনীয়ভাবে নয় জন ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য হন। এরা হলেনমুজাফফর উদ্দিন সিদ্দিক চেয়ারম্যান আব্দুস সালম মুর্শেদী টিপু মুন্সি নাসির উদ্দিন চৌধুরী শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন ফারুক হাসান সিদ্দিকুর রহমান এস এম মান্নান কচি ও রিয়াজবিন মাহমুদ। পরবর্তীকালে ট্রাস্টি বোর্ডে আরো ১২ জনকে যুক্ত করা হয়। এরা হলেন সালাহউদ্দিন আহমেদ মো. আতিকুল ইসলাম মোহাম্মদ নাসির কুতুবুদ্দিন আহমেদ আরশাদ জামাল দিপু খোন্দকার রফিকুল ইসলাম মশিউল আযম সজল রফিকুল ইসলাম মো. মহিদুল ইসলাম খান মো. সাজ্জাদুর রহমান মৃধা মো. জাকির হোসেন ও আবদুল্লাহ হিল রাকিব। বিইউএফটি পরিচালনায় এদের সমন্বয়ে যে ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করা হয়েছে তা সোসাইটি রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট১৮৬০ অনুযায়ী রেজিস্ট্রেশন করা। বিজিএমইএর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছে নিয়ম অনুযায়ী সংগঠনের নেতৃত্বে যখন যারা আসবেন তারা ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য হবেন। অথচ বাস্তবে উল্লিখিত ২১ জন ট্রাস্টি নিজেরাই বিশ্ববিদ্যালয়টির একচ্ছত্র মালিক বনে গেছেন। যার ফলে বিইউএফটিতে বিজিএমইএর মালিকানার কোনো অস্তিত্ব নেই। যে কারণে গত কয়েক বছর ধরে সংশ্লিষ্টরা বিইউএফটির আয়ব্যয় কিংবা অন্যান্য বিষয়াদির বিষয়ে বিজিএমইএকে অবহিতও করেন না।জানা গেছে ২০১৯ সালে বিজিএমইএর তত্কালীন সেক্রেটারি এ কে এম ফজলুর রহমান বিইউএফটির রেজিস্ট্রারের কাছে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি দেন। এতে তিনি কয়েকটি বিষয়ে তথ্য জানতে চান। এগুলোর মধ্যে রয়েছে বিইউএফটির মেমোরেন্ডাম অব আর্টিকেলস অব অ্যাসোসিয়েশন ট্রাস্ট্রি বোর্ডের সদস্যদের সঙ্গে বিইউএফটির চুক্তির কপি এবং বিইউএফটি ট্রাস্ট্রের সদস্যদের নামের তালিকা। অভিযোগ রয়েছে এ চিঠি বিইউএফটিতে যাবার পর ট্রাস্ট্রি বোর্ডের একজন সদস্য বিজিএমইএ কর্মকর্তাদের হুমকি দেন এবং বলেন যে ভবিষ্যতে এ ধরনের প্রচেষ্টা নিলে দেখে নেওয়া হবে।বিজিএমইএর একজন সাধারণ সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইত্তেফাককে বলেন সাধারণ সদস্যদের চাঁদার টাকা দিয়ে এ প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তোলা হয়েছিল। এত দিন আমরা নিজেদের এ প্রতিষ্ঠানের মালিক ভেবেছিলাম। কিন্তু এখন দেখি বিষয়টি উলটো। অপর একজন সদস্য বলেন ট্রাস্ট্রি বোর্ডের অনেক সদস্য এ ইউনিভার্সিটির মাধ্যমে তাদের নিজেদের অবস্থার উন্নতি করেছেন। কিন্তু সাধারণ সদস্যদের কথা একবারও ভাবেননি।উল্লেখ্য বর্তমানে সারা দেশে বিজিএমইএর সদস্য সংখ্যা ২ হাজার ৩১৪ জন। কারখানার মান অনুসারে প্রতি কারখানা বিজএমইএকে বছরে পাঁচ হাজার থেকে ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা দিয়ে থাকে। মূলত এ চাঁদার টাকা দিয়েই বিইউএফটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল।এ বিষয়ে বিইউএফটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান মুজাফফর উদ্দিন সিদ্দিকের সঙ্গে কথা বলতে তার অফিসে যোগাযোগ করা হলে সেখান থেকে জানানো হয় তিনি দেশের বাইরে আছেন। তবে ট্রাস্টি বোর্ডের অন্যতম সদস্য এস এম মান্নান কচি ইত্তেফাককে বলেন ইউজিসির নিয়মনীতি অনুযায়ী বিইউএফটি পরিচালিত হয়ে থাকে। এটি কারো কোন ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান নয়। তার মতে বিইউএফটি দখল করা হয়েছে এটি অপপ্রচার ছাড়া আর কিছুই নয়।তবে বিজিএমইএর বর্তমান পর্ষদের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইত্তেফাককে বলেন বিইউএফটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল সদস্যদের টাকায়। কিন্তু এখন এর ফল ভোগ করছে কিছু স্বার্থান্বেষী মহল। এটির মালিকানা এখন বিজিএমইএর হাতে নেই। এমনকি এ প্রতিষ্ঠানের কোনো কর্মকাণ্ড আমাদের সঙ্গে শেয়ার করা হয় না।প্রসঙ্গত বর্তমানে বিইউএফটির কার্যক্রম তুরাগের নিশাতনগরে নিজস্ব ভবনে পরিচালিত হচ্ছে। এখানে ফ্যাশন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিবিএ এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সএর ওপর ব্যাচেলর ডিগ্রি দেওয়া হয়। এছাড়া ছয় মাস চার মাস এবং তিন মাসের বিভিন্ন শর্ট কোর্সের ব্যবস্থাও রয়েছে এখানে।ইত্তেফাকএসসিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1538.csv b/Bangla_fin_news_articles/1538.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7277070e58074784197a04907200dfd72b1b74aa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1538.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1538,আবারো কমলো সোনার দাম,2021-03-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্ব বাজারে আবারো কমলো সোনার দাম। সেই সঙ্গে গত সপ্তাহে বড় দরপতন হয়েছে রুপা ও প্লাটিনামের দামেও। আর শুধু ফেব্রুয়ারি মাসেই বিশ্ববাজারে সোনার দাম কমেছে ৫ দশমিক ৯৪ শতাংশ। গত ৯ মাসের মধ্যে বর্তমানে দেশের বাজারে সর্বনিম্ন পর্যায়ে চলে গেছে স্বর্ণের দাম।বিশ্ববাজারে দাম কমায় দেশের বাজারে সবশেষ ৩ মার্চ থেকে সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়। নতুন দাম অনুযায়ী ১৫১৭ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেট সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৭১ হাজার ১৫০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের দাম পড়বে ৬৯ হাজার ৫০০ টাকা। আর ১৮ ক্যারেট সোনার প্রতি ভরির নতুন দাম ধরা হয়েছে ৬০ হাজার ৭৫০ টাকা। সনাতনী সোনার ভরি ৫০ হাজার ৪০০ টাকা। প্রতি ভরি সোনার মজুরি হিসেবে ক্রেতাকে দিতে হবে আরও ২ হাজার ৯০০ টাকা। সোনার দাম পরিবর্তন করা হলেও রুপা বিক্রি হবে আগের দামেই। রূপার ভরিতে মজুরি যোগ হবে ৩০০ টাকা।বিশ্ববাজারে সোনার দামের পতন অব্যাহত থাকায় শিগগিরই দেশের বাজারে সোনার দাম আরও কমানো হতে পারে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা। আগরওয়ালার মতে করোনার কারণে বিনিয়োগ অনেকটা একমুখী হয়ে পড়েছিল। বিনিয়োগকারীরা সোনা কিনে মজুদ করে। এখন ধীরে ধীরে অর্থনীতি সচল হয়ে উঠেছে। বিনিয়োগকারীরাও অন্যান্য খাতে বিনিয়োগ বাড়িয়েছেন। সোনার দাম কমার এটি একটি কারণ হতে পারে বলে আমার ধারণা।গত ১২ জানুয়ারি দেশের বাজারে সোনার দাম কমানোর ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। তখন ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম নির্ধারণ করা হয় ৭২ হাজার ৬৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ধরা হয় ৬৯ হাজার ৫১৭ টাকা। একইভাবে ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ধরা হয় ৬০ হাজার ৭৬৯ টাকা। সনাতন পদ্ধতিতে সোনার প্রতি ভরির দাম ধরা হয় ৫০ হাজার ৪৪৭ টাকা।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1539.csv b/Bangla_fin_news_articles/1539.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d4be3d3a9de8df0ad51d16d96a2d4ce4211dcec3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1539.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1539,রমজান সামনে রেখে সক্রিয় সিন্ডিকেট,2021-03-06,মুন্না রায়হান,সরু চালের পর এবার মোটা ও মাঝারি মানের চাল ইরিস্বর্ণা পাইজাম ও লতার দামও বাড়ল।শুক্রবার রাজধানীর খুচরা বাজারে মোটা ও মাঝারি মানের চালের দাম কেজিতে দুই টাকা করে বেড়েছে। এ নিয়ে গত এক সপ্তাহের মধ্যেই দুইবার বাড়লো চালের দাম। প্রতি বছর ধানের মৌসুমের সময় চালের দাম কমে। কিন্তু এবার সদ্য সমাপ্ত আমনের মৌসুমেও চালের দাম কমেনি। বরং উলটো বেড়েছে এবং এখনো বাড়ছে।এদিকে শুধু চালের দামই নয় গত এক সপ্তাহে দাম বেড়েছে এমন পণ্যের মধ্যে রয়েছে আলু পেঁয়াজ আদা ও ব্রয়লার মুরগিও। এছাড়া গত প্রায় দুই মাস ধরেই ভোজ্য তেলের বাজার অস্থির। কিন্তু কেন বাড়ছে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম তা যেন কারোরই জানা নেই।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে প্রতি বছর কোনো কারণ ছাড়াই রমজানে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম বাড়ে। এবার রমজানের একদেড় মাস আগে থেকেই ব্যবসায়ীরা দাম বাড়ানোর কৌশল নিয়েছেন। যাতে রমজানে দাম বাড়ানোর জন্য সমালোচনার মুখে পড়তে না হয়। সরকারের বিপণন সংস্থা টেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি গতকাল শুক্রবার তাদের দৈনন্দিন বাজারদরের প্রতিবেদনে জানায় মোটা চাল ইরিস্বর্ণা কেজিতে দুই টাকা করে বেড়ে ৪৫ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কেজিতে দুই টাকা বেড়ে মাঝারি মানের চাল পাইজামলতা বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৮ টাকা। তবে সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে সরু চাল নাজিরশাইলমিনিকেটের দাম ৬০ থেকে ৬৫ টাকা উল্লেখ করলেও রাজধানীর বিভিন্ন খুচরাবাজারে দেখা গেছে তা বিক্রি হচ্ছে ৬২ থেকে ৭০ টাকায়। টিসিবির হিসেবে গত এক বছরে মোটা চালের দাম ৪১ দশমিক ৭৯ শতাংশ সরু চালের দাম ৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ ও মাঝারিমানের চালের দাম ১৭ দশমিক ৩৯ শতাংশ বেড়েছে। এদিকে দফায় দফায় চালের দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষ। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে সরকার বাজার স্থিতিশীল রাখতে সরকারি ও বেসরকারিভাবে ১৬ লাখ টন চাল আমদানির উদ্যোগ নিলেও অত্যন্ত ধীরগতিতে আসছে সেই চাল। এর মধ্যে বেসরকারিভাবে যাদের চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে তাদের বেশির ভাগই মিল মালিক। তাদের একটি অংশ ইচ্ছাকৃতভাবে ধীরগতিতে চাল আমদানি করছে। অন্যদিকে স্থানীয় বাজারে তারাই চালের দাম বাড়াচ্ছে। তবে চাল আমদানিকারকরা বলেছেন আমদানির অনুমতি দেওয়ার পর আন্তর্জাতিক বাজারে চালের দাম বেড়েছে। এছাড়া সীমান্তে জ্যামসহ বিভিন্ন কারণে ভারত থেকে চাল আসতে দেরি হচ্ছে।গতকাল তুরাগ এলাকার নতুন বাজারের চাল বিক্রেতা সাদ্দাম হোসেন বলেন গত কিছুদিন ধরেই চালের দাম বাড়তি। পাইকারী বাজারে সব ধরনের চালের দাম বাড়ায় খুচরাবাজারেও বেড়েছে বলে জানান তিনি। চালের পাশাপাশি গত কয়েক দিনের ব্যবধানে দাম বেড়েছে আলু পেঁয়াজ আদা ও মুরগির। প্রতি কেজি আলুতে দুই টাকা বেড়ে ১৬ থেকে ২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া মানভেদে পেঁয়াজের কেজিতে বেড়েছে দুই থেকে পাঁচ টাকা। এরমধ্যে দেশি পেঁয়াজের কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়ে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজে দুই টাকা বেড়ে ২০ থেকে ২৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। আমদানিকৃত আদার দাম কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে মানভেদে ৭০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর ব্রয়লার মুরগির দাম গত সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাওরান বাজারের মুরগি ব্যবসায়ী বেলাল আহমেদ বলেন ব্রয়লার মুরগির বাচ্চার দাম বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে এক দিনের বাচ্চা ২০২২ টাকা থেকে ৫০ টাকা হয়েছে। এছাড়া এখন বিয়ে পিকনিক ফ্যামেলি ডেসহ বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। ফলে মুরগির চাহিদা বেড়েছে। এসব কারণে ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে।এদিকে নতুন করে ভোজ্য তেলের দাম না বাড়লেও এখনো উচ্চমূল্যে বিক্রি হচ্ছে রান্নার অতি প্রয়োজনীয় এ পণ্যটি। গতকাল খুচরাবাজারে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা ও খোলা সয়াবিন ১১৫ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হয়। এছাড়া সুপার পাম অয়েল ১০৫ থেকে ১০৭ টাকা লিটার বিক্রি হয়। গত এক বছরের ব্যবধানে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিনে ৩৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ বোতলজাত সয়াবিনে ২৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ ও সুপার পাম অয়েলে ৩৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ দাম বেড়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় দেশের বাজারে ভোজ্য তেলের দাম বাড়ার কথা জানালেও কবে নাগাদ কমতে পারে এ ব্যাপারে কোনো আশার কথা শোনাননি ব্যবসায়ীরা।সংশ্লিষ্টরা জানান সারা বছর ভোজ্য তেলের চাহিদা ২০ লাখ টন হলেও শুধু রমজানেই পণ্যটির চাহিদা আড়াই থেকে ৩ লাখ টন। এ অবস্থায় রমজানে ভোজ্য তেলের সরবরাহ বাড়াতে এখনই উদ্যোগ না নিলে এর বাজার অস্থির করার সুযোগ নেবে অসাধু চক্র।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1540.csv b/Bangla_fin_news_articles/1540.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..90fd588b7562b64823ffcdacebd3bbd73520dad6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1540.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1540,বাজেটে কালোটাকা বিনিয়োগে আরও সুবিধা চায় পুঁজিবাজার,2021-03-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা পরিস্থিতিতে অর্থনীতিতে গতি আনতে গত বাজেটেকালো টাকা বিনিয়োগে বিস্তর সুযোগ দেয় সরকার। এর অংশ হিসেবে মাত্র ১০ শতাংশ কর দিয়েই যে কেউ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করতে পারছেন। আগামী ৩০ জুন শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ সংক্রান্ত এ সুযোগ শেষ হচ্ছে।তবে এবার এই খাতে কালো টাকা বিনিয়োগে আরো এক বছর সুযোগ চেয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিসএসই ও মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন। শুধু তাই নয় এজন্য নামমাত্র কর আরোপের প্রস্তাবও তাদের মাত্র পাঁচ শতাংশ। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর আয়োজিত প্রাক বাজেট আলোচনা সভায় উপস্থিত হয়ে ডিএসইর পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়। এ সময় ডিএসইর চিফ অপারেটিং অফিসার সাইফুর রহমান মজুমদার বলেন এ সুযোগ এক বছর বাড়িয়ে দেওয়া হলে এবং করহার পাঁচ শতাংশে নামিয়ে আনলে বাজারের উন্নয়নে তা সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।গত অর্থবছর পর্যন্ত ব্যক্তি করদাতাদের সর্বোচ্চ করহার ছিল ৩০ শতাংশ। অতীতে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ থাকলেও প্রযোজ্য কর দেওয়ার পর ঐ করের ওপর আরো ১০ শতাংশ জরিমানা দিতে হতো। কিন্তু গত বাজেটে তা মাত্র ১০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়। শুধু তাই নয় ঐ অর্থ কোথা থেকে পাওয়া গেছে এ নিয়ে আয়কর বিভাগ তো নয়ই অন্য কোনো সংস্থার প্রশ্ন তোলার সুযোগও বাতিল করা হয়। এই সুযোগ এর আগে কখনোই এত অবারিত ছিল না। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বিস্তর অপ্রদর্শিত টাকা এসেছে পুঁজিবাজারসহ অন্যান্য খাতে। এবার সেই কর অর্ধেকে নামিয়ে আনার দাবি জানালো ডিএসই। আগামী জুনে সরকার পরবর্তী অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছে। বাজেটকে সামনে রেখে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে সঙ্গে পরামর্শমূলক আলোচনা সভার অংশ হিসেবে গতকাল ব্যাংক ও আর্থিক খাত ডিএসই এবং ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশনের ইক্যাব নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সভা করে এনবিআর। এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমের সভাপতিত্বে আলাদা এসব আলোচনায় খাত সংশ্লিষ্টরা আয়কর ভ্যাট ও শুল্ক বিষয়ে তাদের বিভিন্ন দাবি ও প্রস্তাব তুলে ধরেন।ডিএসইর অন্যান্য দাবির মধ্যে রয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির করহার সাড়ে ১৭ শতাংশ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাড়ে ৩২ শতাংশ এবং মোবাইল ফোন কোম্পানির করহার ৩৫ শতাংশে নামিয়ে আনা নতুন কোম্পানি তালিকাভুক্ত হলে ৬ বছরের জন্য হ্রাসকৃত হারে কর আরোপ স্টক এক্সচেঞ্জের আয়ের ওপর কর এক তৃতীয়াংশে নামিয়ে আনাসহ বেশকিছু দাবি তুলে ধরা হয়।ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান পারভেজ তমাল ব্যাংকের করপোরেট করহার কমানোর দাবি জানিয়ে বলেন বৈশ্বিক মানদণ্ডে ৪০ শতাংশ কর অনেক বেশি। এছাড়া আয়ের আগেই কর ধার্য করা অগ্রিম আয়কর নিয়েও নিজেদের আপত্তির কথা জানান। সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে সিএসআরের জন্য একটি গাইডলাইন দেওয়া এবং ট্রেজারি চালানে সমতা আনার ওপর গুরুত্ব দেন। আলোচনায় ইক্যাবের সভাপতি শমী কায়সার এখাতের বিক্রয়ের ওপর মুনাফা হোক বা না হোক বিদ্যমান বাধ্যতামূলক কর ০.৬ শতাংশ থেকে কমিয়ে ০.১ শতাংশে নামিয়ে আনার দাবি জানান। এছাড়া এ খাতকে আইটি এনাবল্ড সার্ভিসের আইটিইএস অন্তর্ভুক্ত করা দ্বৈত ভ্যাট আদায় বাতিল করা পণ্য ডেলিভারি চার্জের ওপর ভ্যাট প্রত্যাহার করা ডেলিভারি প্রতিষ্ঠানের প্রাপ্ত অর্থের ভ্যাট কমিয়ে ৫ শতাংশ করাসহ ১৬টি দাবি তুলে ধরা হয়।এ সময় এনবিআর চেয়ারম্যান বেশির ভাগ ইকমার্স প্রতিষ্ঠান নিবন্ধনের বাইরে থাকায় অসন্তোষের কথা জানান। তিনি বলেন মাত্র ১০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে আমরা তথ্য নিতে পারছি। বাদবাকি ৯০ শতাংশের বিষয়ে জানা যাচ্ছে না। ১০ শতাংশকে সুবিধা দিতে গিয়ে ৯০ শতাংশকে হাতছাড়া করতে চাই না। এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো লাইসেন্স বা নিবন্ধনের ব্যবস্থাও নেই। তিনি প্রতিষ্ঠানগুলোকে একটি প্লাটফরমের আওতায় আনার আহ্বান জানান।ইক্যাবের পক্ষথেকে জানানো হয় অনেক প্রতিষ্ঠান ভ্যাট ট্যাক্স হয়রানির ভয়ে নিবন্ধনের আওতায় আসতে চায় না। বরং যারা নিবন্ধনের আওতায় এসেছে তারাও এখন সদস্যপদ প্রত্যাহারের জন্য আবেদন করছে। জবাবে এনবিআর চেয়ারম্যান এ ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভয় না দেখাতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1541.csv b/Bangla_fin_news_articles/1541.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..69c5b4847b5eed78c30e0dc240090420c42762fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1541.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1541,৫০০ কোটি টাকার বন্ড ছাড়বে পূবালী ব্যাংক,2021-03-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সক্ষমতা বাড়াতে বন্ড ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে ৫০০ কোটি টাকা উত্তোলন করতে চায় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের প্রতিষ্ঠান পূবালী ব্যাংক লিমিটেড। পারপেচুয়াল বন্ড ছেড়ে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে এ অর্থ উত্তোলনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। বর্তমানে পূবালী ব্যাংকের উদ্যোক্তাপরিচালকদের হাতে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের ৩১ দশমিক ৪৯ শতাংশ শেয়ার। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ২৬ দশমিক ৯১ শতাংশ শেয়ার। এছাড়াও বিদেশিদের হাতে রয়েছে দশমিক ৪৪ শতাংশ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৪১ দশমিক ১৬ শতাংশ শেয়ার।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1542.csv b/Bangla_fin_news_articles/1542.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9ba20212306878ec834c1f7cd8b0ee98505851fd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1542.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1542,এন মোহাম্মদ গ্রুপের পরিবেশক সম্মেলন,2021-03-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কক্সবাজারের রয়েল টিউলিপ সী পার্ল বীচ রিসোর্ট এন্ড স্পা হোটেলে সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে এন. মোহাম্মদ গ্রুপের দুইদিনব্যাপী পরিবেশক সম্মেলন।২৮ ফেব্রুয়ারি ও ১ মার্চ অনুষ্ঠিত এন. মোহাম্মদ পরিবেশক সম্মেলন ২০২১এর স্লোগান ছিল দৃঢ় ভবিষ্যৎ ও আস্থার সম্ভাবনায়। এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত পরিবেশকগণ। নতুন পণ্যের উৎপাদন বাজারজাতকরণ পণ্যের গুণগত মান বৃদ্ধি ব্যবসায়ের সম্প্রসারণ পণ্যের নতুন নতুন বাজার সৃষ্টি ভবিষ্যত পরিকল্পনা সহ বিভিন্ন দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখেন এন. মোহাম্মদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল হক অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার ফরমান তৈয়্যব সিনিয়র ব্র্যান্ড ম্যানেজার মো শরীফ হোসেন ন্যাশনাল সেলস ম্যানেজার মো মিজানুর রহমান ও মো শাহাদাত হোসেন সহ আরো অনেকে।ইত্তেফাকএসসিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1543.csv b/Bangla_fin_news_articles/1543.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1ca469a1a8325d479588a561e5032e3d7352283f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1543.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1543,মার্কিন গণমাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নতির ভূয়সী প্রশংসা,2021-03-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,গত এক দশকে বাংলাদেশেতৈরি পোশাকের রপ্তানি বৃদ্ধি পেয়েছে শতকরা ৮০ ভাগ। একইসময়ে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বড় অর্থনীতির দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের রপ্তানি শুধুই কমেছে। বুধবার ৩ মার্চ এ খবর জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম দ্যা ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল। প্রতিবেদনেভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সাফল্যের।এতেবলা হয়েছে ২০১১ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ভারতের তুলনায় ৪০ শতাংশ কম ছিল। এই ঘাটতি পুষিয়ে গতবছর দেশটিকে ধরে ফেলেছে বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার উঠতি অর্থনৈতিক শক্তি এখন এদেশ। দক্ষিণ কোরিয়াভিয়েতনাম ও চীনের মতো রপ্তানিই বাংলাদেশের প্রধান উন্নয়নের শক্তি। বাংলাদেশি বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন পোশাক রপ্তানি বাড়ার পেছনের অন্যতম কারণ বিপুল পরিমাণ নারী শ্রমিক এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় অল্প মজুরি। পুরো দক্ষিণ এশিয়ায় শ্রম ক্ষেত্রে নারীদের এমন উপস্থিতি চোখে পড়ে না।তবে সুখবরের পাশাপাশি আছে শঙ্কাও। বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়লেও তা ভিয়েতনাম বা কম্বোডিয়াকে ছাড়াতে পারেনি। গত এক দশকে এই দেশগুলোর রপ্তানি যথাক্রমে তিনগুণ ও দ্বিগুণ বেড়েছে। এখানে ভারতের কথা মনে করা যেতে পারে। ২০০০ সালের দিকে ভারতের রপ্তানিও হঠাৎ বহুগুণ বেড়েছিল। তারপর তা এক জায়গায় আটকে যায়। সুতরাং বোঝা যাচ্ছে রপ্তানির হার সবসময় বাড়বেই এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। বাংলাদেশও ভারতের মতো এমন জায়গায় নেমে যেতে পারে। বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্যে তৈরি পোশাক বাদে অন্য তেমন কোনো খাত নেই। এ সমস্যা এড়াতে ভিয়েতনামের পথ অনুসরণ করা উচিত বাংলাদেশের। একটি খাত থেকে বেরিয়ে উচ্চ চাহিদার অন্যান্য রপ্তানি খাতেও অংশ নিতে দেশি ব্যবসায়ীদের উৎসাহ দিতে হবে। এমতাবস্থায় গত সপ্তাহে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে তালিকাভুক্তি বাংলাদেশের অর্থনীতির গতি আরও বাড়াবে বলেই আশা করা যায়।ইত্তেফাকএসএটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1544.csv b/Bangla_fin_news_articles/1544.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..71236912ec0bf98fadc7dd0304efb7932580213a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1544.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1544,টাকা দিবস,2021-03-04,এ টি এম আনোয়ারুল কাদির,বাংলাদেশের ইতিহাসে আজ একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ দিন। ১৯৭২ সালের এই দিনে অর্থাৎ ৪ মার্চ স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম দুটি ব্যাংক নোট প্রকাশিত হয় যার মূল্যমান ছিল ১ ও ১০০ টাকা। এর আগে এদেশে পাকিস্তানের ব্যাংক নোট প্রচলিত ছিল এবং মুদ্রার নাম ছিল রুপি। স্বাধীন বাংলাদেশের মুদ্রার নাম রাখা হয় টাকা।৪ মার্চ ১৯৭২ তারিখে প্রকাশিত দুটি ব্যাংকনোট ভারতের নাসিক প্রিন্টার্স থেকে ছাপানো হয়। ১ টাকার নকশায় বাংলাদেশের মানচিত্রের ছবি ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ লেখা এবং অর্থ সচিব কে এ জামান স্বাক্ষরিত। অন্যদিকে ১০০ টাকার নকশায় বাংলাদেশের মানচিত্র ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি এবং বাংলাদেশ ব্যাংক উল্লেখ করা হয়। ১০০ টাকার ব্যাংকনোটটি তত্কালীন বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর এ. এন. হামিদ উল্ল্যাহ স্বাক্ষরিত। এ বছর স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপিত হতে যাচ্ছে। স্বাধীনতার ৫০ বছরে আজকের এই বিশেষ দিনটি কেউ বিশেষভাবে উদযাপন করেনি। আর তাই বাংলাদেশের প্রথম ও একমাত্র ব্যাংকনোট এবং মুদ্রা বিষয়ক তথ্য ও গবেষণাধর্মী ত্রৈমাসিক মুখপাত্র কালেক্টারএর পক্ষ থেকে দিনটিকে টাকা দিবস হিসেবে উদযাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এবং আজ প্রথমবারের মতো উদযাপিত হচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে কালেক্টার ৪ ও ৫ মার্চ ঢাকায় বাংলাদেশের মুদ্রা ও ব্যাংকনোট সংগ্রাহকদের নিয়ে বর্ণাঢ্য সমাবেশের আয়োজন করেছে। টাকা দিবসএর যাত্রা শুভ হোক।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1545.csv b/Bangla_fin_news_articles/1545.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ec0d4b71dc63f88144bfcc5095636bf0afa77f93 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1545.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1545,ফেব্রুয়ারিতে রপ্তানি কমেছে ৪ শতাংশ,2021-03-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার ধাক্কা কাটিয়ে গত জুলাই থেকে কয়েক মাস রপ্তানি বাড়তে থাকলেও গত অক্টোবর থেকে ফের কমতে শুরু করে রপ্তানি। এটি এখনো অব্যাহত রয়েছে।বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হিসাব অনুযায়ী সর্বশেষ গত ফেব্রুয়ারিতে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের রপ্তানি কমেছে পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৯২ শতাংশ। গত ফেব্রুয়ারিতে রপ্তানি হয়েছে ৩১৯ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলারের যা এর আগের অর্থবছর ছিল ৩৩২ কোটি ২৪ লাখ ডলারের। অর্থাৎগতমাসে বাংলাদেশের রপ্তানি কমেছে ১৩ কোটি ৬ লাখ ডলার বা প্রায় ১ হাজার ১১০ কোটি টাকার।ইপিবির পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা গেছে ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে জুলাইফেব্রুয়ারি রপ্তানি কমেছে ১ দশমিক ৪৫ শতাংশ। গত আট মাসে বাংলাদেশের রপ্তানি হয়েছে ২ হাজার ৫৮৬ কোটি ডলারের আর আগের অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৬২৪ কোটি ডলারের। অর্থাত্ আট মাসে বাংলাদেশের রপ্তানি কমেছে ৩৮ কোটি ডলারের যার পরিমাণ স্থানীয় মুদ্রায় প্রায় ৩ হাজার ২২০ কোটি টাকার। রপ্তানিকারকরা বলছেন করোনা পরিস্থিতি এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি গন্তব্য আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলো। সেখানে অর্থনীতি স্বাভাবিক না হওয়ায় মানুষের ভোগব্যয় বাড়ছে না। ফলে রপ্তানিতেও কাঙ্ক্ষিত গতি আসছে না। অবশ্য গত বছরের মার্চ থেকে তিন মাস রপ্তানি ব্যাপকভাবে কমেছিল। ফলে চলতি মাসে রপ্তানির মোটামুটি স্বাভাবিক গতি থাকলেও বড় উল্লম্ফন দেখা যাবে বলে মনে করছেন তারা।অর্থনীতিবিদরাও বলছেন করোনার টিকা প্রয়োগ হওয়ার পর থেকে মানুষের মধ্যে আস্থা ফিরতে শুরু করেছে। তা সত্ত্বেও আগামী জুনের অর্থনীতিতে স্বাভাবিক গতি ফেরার সম্ভাবনা কম বলে মনে করেন তারা।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1546.csv b/Bangla_fin_news_articles/1546.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a33b1579d4cba9c854c07e2ca139b71da0b25a80 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1546.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1546,ঘুরেফিরে মূলধন ঘাটতি সরকারি ব্যাংকগুলোতেই,2021-03-04,রেজাউল হক কৌশিক,করোনার সুবিধা নিয়ে ব্যাংকগুলোতে ঋণ খেলাপির পরিমাণ কম দেখিয়েছে। এ সময়ে নতুন করে খেলাপি করতে না পারার কারণে ব্যাংকগুলোর আদায় হয়নি। খেলাপি ঋণের বিপরীতে নিরাপত্তা সঞ্চিতি বা প্রভিশন রাখা এবং অন্যান্য খরচ মেটাতে গিয়ে মূলধন ঘাটতিতে পড়ছে বেশ কয়েকটি ব্যাংক। করোনার কারণে ব্যাংকগুলোর প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা ধরে রাখতে গত বছর থেকে লভ্যাংশ ঘোষণার ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ দেওয়া শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তাই এ বছর যেসব ব্যাংক মূলধন ঘাটতিতে আছে সেসব ব্যাংক লভ্যাংশও দিতে পারবে না। মূলধন ঘাটতি সামগ্রিক ব্যাংকিং খাতের দুর্বলতার বহির্প্রকাশ। ফলে শুধু ব্যাংকিং খাতে নয় পুরো অর্থনীতিতেই বিপর্যয় নেমে আসার আশঙ্কা থাকে। বিদেশি বিনিয়োগেও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বিশেষ করে ঘাটতির মুখে পড়া ব্যাংকগুলোর সঙ্গে বিদেশি ব্যাংকগুলো লেনদেন করতে আস্থার সংকট দেখা দেয়। এতে পণ্য আমদানিরপ্তানিতে গ্যারান্টি হিসেবে তাদের বাড়তি ফি দিতে হয় যার প্রভাবে ব্যবসা ব্যয় বেড়ে যায়। বাজেট থেকে বারবার অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হলেও মূলধন ঘাটতি বেড়েই চলেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর। গত কয়েক বছরে বাজেট থেকে ১০ হাজার কোটি টাকার ওপরে সরকারি ব্যাংকগুলোকে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বছরের পর বছর ধরে ঘুরেফিরে সরকারি ব্যাংকগুলোতে মূলধন ঘাটতি থাকছে। এসব ব্যাংকে জনগণের করের টাকায় বারবার মূলধন জোগান দেওয়ায় বিভিন্ন মহলে সমালোচনা রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে গত বছরের ডিসেম্বর শেষে ১০ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৯ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি ৭টি ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ২৫ হাজার ৯৮৩ কোটি টাকা। সরকারি ব্যাংকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১০ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ হাজার ৪৭৫ কোটি টাকা ঘাটতি জনতা ব্যাংকের। সোনালী ব্যাংকের ঘাটতি রয়েছে ৩ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। অগ্রণী ব্যাংক ডিসেম্বর শেষে ৩ হাজার ২ কোটি টাকার ঘাটতিতে পড়েছে। বেসিকের ঘাটতি ১ হাজার ৪৯৩ কোটি টাকা। রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে ১ হাজার ৪৫৮ কোটি ও রূপালী ব্যাংকে ঘাটতি রয়েছে ৬৭২ কোটি টাকা। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের ঘাটতি ১ হাজার ৬২২ কোটি টাকা। বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকে ১ হাজার ৩৫ কোটি টাকা ও পদ্মা ব্যাংকে ৩১০ কোটি টাকা ঘাটতি রয়েছে। ব্যাংকগুলোর সম্পদ ঋণ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে এর ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদ বাড়ে। ঋণের মান অনুযায়ী ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদ নির্ণয় করা হয়। যে ব্যাংকের গুণমানসম্পন্ন ঋণ বেশি তার ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদ কম। খারাপ ঋণের কারণে ব্যাংকগুলো যেন পরিচালনার ক্ষেত্রে বড় ধরনের সংকটে না পড়ে এ জন্য আন্তর্জাতিক নিয়মানুসারে মূলধন সংরক্ষণ করতে হয়। যে ব্যাংকের মূলধন যত কম তার সংকট মোকাবিলার সামর্থ্যও তত কম। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ব্যাসেল৩ অনুসারে মোট ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের ১০ শতাংশ মূলধন সংরক্ষণ করতে হয়। পাশাপাশি অনাঙ্ক্ষিতভাবে কোনো ঝুঁকির ফলে সম্ভাব্য ক্ষতি মোকাবিলায় আরো ১ দশমিক ২৫ শতাংশ মূলধন হিসেবে সংরক্ষণ করতে হয়।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1547.csv b/Bangla_fin_news_articles/1547.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b4cd2d1b466f5c7902d162191c9e4908661e0ae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1547.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1547,এলডিসি থেকে উত্তরণে অর্থনীতি আরো শক্তিশালী হবে অর্থমন্ত্রী,2021-03-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা এলডিসি থেকে বের হওয়ার সুপারিশের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন এলডিসি থেকে উত্তরণ হলে আমাদের অর্থনীতি আরো শক্তিশালী হবে। নতুন নতুন সুযোগ সুবিধা তৈরি হবে। আমি মনে করি আমরা যা হারাবো তারচেয়ে বেশি পাবো।বুধবার ৩ মার্চ ভার্চ্যুয়াল পদ্ধতিতে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি এবং সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন। অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে বৈঠক দুটি অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন যারা এলডিসি থেকে বেরিয়ে গেছে তারা সবাই লাভবান হয়েছে। সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ এফডিআই বেড়েছে। আমাদের দেশে তেমন এফডিআই নেই। অনেকেই ভয়ে থাকতো এখানে বিনিয়োগ করবে কি না। এলডিসি থেকে বেরিয়ে গেলে বিনিয়োগ বাড়বে। তাছাড়া এলডিসিভুক্ত দেশ হওয়ায় বড় এলসি আমরা সরাসরি খুলতে পারি না। বিদেশের বড় কোন ব্যাংকের মাধ্যমে এলসি খুলতে হয়। এলডিসি থেকে বেরিয়ে গেলে এসব বাধা দুর হয়ে যাবে। আমরা অর্থনীতিকে আরো মজবুত জায়গায় নিয়ে যেতে পারবো বলে তিনি উল্লেখ করেন।স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ২০২৪ সালে এলডিসি থেকে বের হয়ে যাওয়ার লক্ষ্য থাকলেও সরকারের আবেদনের প্রেক্ষিতে দুইবছর বাড়িয়ে ২০২৬ সাল পর্যন্ত সময় নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে অর্থমন্ত্রী বলেন জাতিসংঘের সিডিপির বৈঠকে আমি বলেছিলাম একটি দেশ অনেক কষ্ট করে এলডিসি থেকে বের হওয়ার যোগ্যতা লাভ করে। কিন্তু এই উত্তরণ সময়কালে অনেকের বিপদে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। এজন্য আমরা যাতে নিজেদেরকে তৈরি করতে পারি সেজন্য সময় বৃদ্ধির আবেদন করা হয়েছে। কিছু চ্যালেঞ্জ আমাদের মোকাবিলা করতে হবে। তবে বলা হচ্ছে এলডিসি থেকে বেরিয়ে গেলে ৪ থেকে ৫ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি বাণিজ্য কমে যাবে এটা সঠিক নয়। কারণ রপ্তানি পণ্যের ৭৫ ভাগ আমাদের আমদানি করা হয়। আর বাকিটা দেশের অভ্যন্তর থেকে যোগান দেওয়া হয়। খাদ্য আমদানির বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে অর্থমন্ত্রী বলেন আমাদের এ বছর খাদ্য শস্য উৎপাদন কম হয়েছে। গতবছর বন্যা ও অতিবৃষ্টি কারণে খাদ্য উৎপাদনের লক্ষ্যে আমরা পৌছাতে পারিনি। তবে আমরা সবসময় খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ণ বলে দাবি করি। যদি আগাম বন্যা না হয় যদি কোনরকম ঝড় না হয় সেক্ষেত্রে সংকট হবে না। অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন খাদ্য অধিদপ্তর কর্তৃক রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে সাড়ে ৫ লাখ মে.টন চাল আমদানির লক্ষ্যে দরপত্র দাখিলের সময়সীমা পত্রিকায় বিজ্ঞাপন প্রকাশের তারিখ হতে ৪২ দিনের পরিবর্তে ১০ দিন করার প্রস্তাব নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন দ্রুত আমদানির জন্য এটা করা হয়েছে। তবে বেশি আমদানি কারণে যাতে করে দেশের বাজারে বিরূপ প্রভাব না সে বিষয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয় মনিটরিং করবে।সভা শেষে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. শাহিদা আক্তার বলেন অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে ৩টি এবং সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় ২টি প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগরে বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার জন্য বেজা ও বেপজার মধ্যে স্বাক্ষরিতব্য চুক্তির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এছাড়া চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল এর নির্মাণ কাজ শেষে আন্তর্জাতিক মানের বেসরকারি অপারেটর নিয়োগের লক্ষ্যে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ পিপিপি পদ্ধতিতে প্রকল্প গ্রহণের নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় অনুমোদিত প্রস্তাবসমূহ হলো বিসিক কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক মুন্সিগঞ্জ ১ম সংশোধিত প্রকল্পের মাটি ভরাট ভূমি উন্নয়ন ও পুকুর খনন করে মাটি ভরাট কাজ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ নৌবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত ডকইয়ার্ড এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ লি. কে ১২৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকায় ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এছাড়া পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কর্তৃক শতভাগ পল্লী বিদ্যুতায়নের জন্য বিতরণ নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ ঢাকা ময়মনসিংহ চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ প্রকল্পের প্যাকেজ নংএ৪৮ এর লট৫ এর আওতায় ১৩০ কি.মি. ১১কেভি ও ৩৩কেভি ভূগর্ভস্থ ক্যাবল ৭৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকায় পলি ক্যাবল ইন্ডাস্ট্রিজ লি. এর নিকট থেকে ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1548.csv b/Bangla_fin_news_articles/1548.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8ce921ae0cae48e6f705bcca63900f8d992557c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1548.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1548,ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ইউআইইউ ‘রোম্পেকাডেনাস’ দল,2021-03-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির রোম্পেকাডেনাস টিম ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ ২০২১ প্রতিযোগিতায় আদার ইহেলথ ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে।বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি তারিখে চূড়ান্ত বিজয়ীদের হাতে চেক তুলে দেন আইসিটিপ্রতিমন্ত্রীজুনাইদ আহমেদ পলক।এসময় ইউআইইউ টিমের মধ্যে মো. সামিউল আলীম সাকিব সাবিলা নওশিন ইফফাত জাহান ও মো. তারেক হাসান। দলের মেন্টর হিসাবে ছিলেন ইউআইইউ সিএসই বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. সালেকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। ....ব্লকচেইন অলিম্পিয়াডে এবার বিভিন্ন বিষয়ে ১৫০টিরও বেশি দল থেকে ৪০টি দল চূড়ান্ত রাউন্ডে অংশ নেয়। বেশ কয়েটি ধাপের বাছাই প্রক্রিয়া শেষে শীর্ষ ১০টি টিমকে চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করা হয়। বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি বিভাগ আন্তর্জাতিক ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল টেকনোহেভেন কোম্পানি লিমিটেড যৌথভাবে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। এটি মূলত ব্লকচেইন প্রযুক্তিতে আগ্রহ বাড়িয়ে তুলবে এবং চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হিসাবে ভূমিকা রাখবে। ইউআইইউ টিম রোম্পেকাডেনাস দেশের মানুষের জন্য বিকেন্দ্রীভূত স্বাস্থ্য রেকর্ড স্টোরেজ সিস্টেমের একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে যা পরবর্তী চিকিৎসার সুবিধার্থে ডকুমেন্টরি হিসাবে সংরক্ষণ করতে পারে। প্ল্যাটফর্মটি সাম্প্রতিক অ্যাপয়েন্টমেন্টের তারিখ অনুসারে মেডিকেল ডকুমেন্ট গুলো সংগঠিত ও সংরক্ষণ করতে পারে। উক্ত প্ল্যাটফর্মের সিস্টেম সুরক্ষা এবং গোপনীয়তা ব্লকচেইন সিস্টেম ব্যবহারের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়েছে।টিম রোম্পেকাডেনাস আগামী জুলাইতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ইন্টারন্যাশনাল ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড ২০২১ এ বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে। উক্ত প্রতিযোগিতায় বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিভিন্ন দল অংশ নেবে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1549.csv b/Bangla_fin_news_articles/1549.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cc747555c59a402d87d7710530f8b4ca5831ef95 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1549.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1549,আমদানির ধীরগতির সুযোগ নিচ্ছে চক্র,2021-03-03,মুন্না রায়হান,আবার বাড়ছে চালের দাম। বিশেষ করে সরু ও মাঝারি মানের চাল গতকাল সোমবার কেজিতে ২ থেকে ৩ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে সরকার বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানির উদ্যোগ নিলেও অত্যন্ত ধীরগতিতে আসছে সেই চাল। আর এর সুযোগ নিচ্ছে কারসাজি চক্র। এদিকে ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতার মধ্যে চালের দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন ভোক্তারা।সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি হিসাবে গতকাল রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি সরু চাল নাজিরশাইল ও মিনিকেট ৬০ থেকে ৬৫ টাকা এবং মাঝারি মানের চাল পাইজাম ও লতা ৫০ থেকে ৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া মোটা চাল ইরি ও স্বর্ণা বিক্রি হচ্ছে ৪৪ থেকে ৪৮ টাকায়। সরকারের এই বিপণন সংস্থার হিসাবেই গত এক বছরে মোটা চালের দাম ৩৭ দশমিক ৩১ শতাংশ সরু চালের দাম ৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ এবং মাঝারি মানের চালের দাম ১৪ শতাংশ বেড়েছে। কিন্তু এখন আবার চালের দাম বাড়ছে কেনএ প্রশ্ন ভোক্তাদের। মিলের মালিকেরা বলেছেন গত বছর মহামারি করোনার মধ্যে দেশে চার দফা বন্যার কারণে আমনের উত্পাদন কম হয়েছে। তাই ধানের দাম বেশি। এর প্রভাব পড়েছে চালের বাজারের ওপর। আগামী বোরো মৌসুমের চাল বাজারে না আসা পর্যন্ত অবস্থার পরিবর্তন হবে না। আর সাধারণ চাল ব্যবসায়ীরা বলেছেন বাজারে ধানের সরবরাহ কম থাকার সুযোগে মিলাররা চালের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। তারা বলেন চালের দাম কমানোর জন্য বাজারে যে পরিমাণ চালের সরবরাহ প্রয়োজন তা নেই।এদিকে পৃথক সূত্র জানিয়েছে আমনের উত্পাদন কম হওয়ার পাশাপাশি সরকারের গুদামে মজুতকৃত খাদ্যশস্যের পরিমাণ এখন গত কয়েক বছরের তুলনায় কম। এ অবস্থায় বাজারে চালের সরবরাহ বাড়াতে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে ১৬ লাখ টন চাল আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত মাত্র ১ লাখ ১০ হাজার টন চাল আমদানি করা হয়েছে। এর মধ্যে বেসরকারিভাবে আনা হয়েছে মাত্র ৬৪ হাজার টন চাল। অথচ গত ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে বেসরকারিভাবে ১০ লাখ টন চাল আমদানির সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। এর আগে গত ২৭ ডিসেম্বর চালের আমদানি বাড়াতে আমদানি শুল্ক ৬২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়। সূত্র জানিয়েছে চাল আমদানির ধীরগতিতে একটি চক্র কারসাজি করে চালের দাম বাড়াচ্ছে। এছাড়া বেসরকারিভাবে যাদের চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে তাদের বেশির ভাগই মিলের মালিক। তাদের একটি অংশ ইচ্ছাকৃতভাবে ধীরগতিতে চাল আমদানি করছে অন্যদিকে চালের দাম বাড়িয়ে চলেছে। ফলে দেশের বাজারে দফায় দফায় দাম বাড়ছে। তবে চাল আমদানিকারকেরা বলেছেন আমদানির অনুমতি দেওয়ার পর ভারতসহ আন্তর্জাতিক বাজারে চালের দাম বেড়েছে। এছাড়া সীমান্তে জ্যামসহ বিভিন্ন কারণে ভারত থেকে চাল আসতে দেরি হচ্ছে।চলতি সপ্তাহে প্রকাশিত মার্কিন কৃষি বিভাগের ইউএসডিএ গ্লোবাল এগ্রিকালচারাল ইনফরমেশন নেটওয়ার্কের গেইন এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে চলতি অর্থবছরে ২০২০২১ বাংলাদেশে চালের উত্পাদন হবে ৩ কোটি ৪৮ লাখ টন যা আগের অর্থবছরের চেয়ে প্রায় সাড়ে ১০ লাখ টন কম। আমদানি করেই এই ঘাটতি পূরণ করতে হবে বলে গ্রেইন অ্যান্ড ফিড আপডেট শীর্ষক এই প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1550.csv b/Bangla_fin_news_articles/1550.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0804e2540d01599ba91f98c2fa08b97636c62d40 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1550.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1550,রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত,2021-03-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা শুরু হওয়ার পরে রেমিট্যান্স কমে যাবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছিল। পরে তা বাড়তে থাকে। এখনো সে ধারা অব্যাহত আছে। মূলত যখন থেকে ২ শতাংশ হারে নগদ প্রণোদনা দেওয়া শুরু হয় তারপর থেকে প্রতিমাসেই রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ছে।চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে জুলাইফেব্রুয়ারি দেশে ১ হাজার ৬৬৯ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে প্রবাসী বাংলাদেশিরা। ৮৫ টাকা ডলার হিসেবে দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১ লাখ ৪১ হাজার ৮৬৫ কোটি টাকা।গত অর্থবছরে একই সময়ে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২৪৯ কোটি ৮০ লাখ ডলার। এক বছরের ব্যবধানে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ৩৩ শতাংশেরও বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে দেখা যায় চলতি অর্থবছরে ফেব্রুয়ারি মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৭৮ কোটি ডলার বা ১৫ হাজার ১৩০ কোটি টাকা রেমিট্যান্স এসেছে। আগের বছরের একই মাসে রেমিট্যান্স আসে ১৪৫ কোটি ডলার। এই হিসেবে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে প্রায় ২৩ শতাংশ। গত অর্থবছরের জুলাই থেকে রেমিট্যান্সের ওপর ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা দিচ্ছে সরকার। পাশাপাশি ডলারের দর বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। আবার এজেন্ট ব্যাংকিং মোবাইল ব্যাংকিংসহ বিভিন্ন উপায়ে ঘরের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার সুযোগও রেমিট্যান্স বাড়ানোর ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা রাখছে। কোনো ঝামেলা ছাড়াই সুবিধাভোগীকে প্রণোদনার অর্থ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে বিভিন্ন নির্দেশনা দিচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।এতে অনেকে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাতে উৎসাহী হচ্ছেন। ব্যাংকার ও খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ছে মূলত দুইটি কারণে। একটি হলো রেমিট্যান্সে দুই শতাংশ প্রণোদনা দেওয়া এবং অন্যটি ডলারের মূল্য বৃদ্ধি। এখন ডলারের বিপরীতে বেশি টাকা পাওয়া যাচ্ছে। ২০১৯ সালের শুরুতে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলারের দাম ছিল ৮৩ টাকা ৯০ পয়সা। এখন তা ৮৪ টাকা ৯৫ পয়সা দাঁড়িয়েছে। অর্থাত্ গত এক বছরে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলারের দাম এক টাকার বেশি বেড়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1551.csv b/Bangla_fin_news_articles/1551.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..57bd86747cefd186bf1cdf390e63b170c76686d5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1551.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1551,স্বর্ণের দাম ভরিতে দেড় হাজার টাকা কমলো,2021-03-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম ভরিতে এক হাজার ৫১৬ টাকাকমেছে। এতে ২২ ক্যারেটের ভরি প্রতি সর্বোচ্চ দাম দাঁড়িয়েছে ৭১ হাজার ১৫০ টাকা। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। বুধবার থেকে নতুন দামে বিক্রি শুরু হবে অলংকার তৈরির এ ধাতু।মঙ্গলবার রাতে বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতির বাজুস প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।বাজুস জানিয়েছে ধীরে ধীরে বিশ্বব্যাপী করোনার ভ্যাকসিনের প্রয়োগ শুরু হলেও এর প্রভাব এখনও পুরোপুরিভাবে অর্থনীতিতে পড়েনি। ফলে নানা জটিল সমীকরণে বিশ্ব বাজার এখনও অস্থির। এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণেরদাম কিছুটা নিম্নমুখী। তাই দেশীয় জুয়েলারির বাজারে অচলাবস্থা কাটাতে ও ভোক্তা সাধারণের কথা চিন্তা করে চলতি বছরে টানা দ্বিতীয়বারের মতো বাজুস ভরি প্রতি সোনার দাম এক হাজার ৫১৬ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ৩ মার্চ থেকে কার্যকর হবে এটি। তবে অপরিবর্তিত থাকবে রুপার দাম।বাজুস নির্ধারিত নতুন মূল্য তালিকায় দেখা গেছে ৩ মার্চ থেকে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম সোনার দাম এক হাজার ৫১৬ টাকা কমিয়ে ৭১ হাজার ১৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের সোনা ৬৮ হাজার টাকা ১৮ ক্যারেটের সোনা ৫৯ হাজার ২৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতিতে প্রতি ভরি সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৮ হাজার ৯৩০ টাকা। স্বর্ণের দাম কমলেও পূর্বের নির্ধারিত দাম বহাল থাকছে রুপার ক্ষেত্রে। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে এক হাজার ৫১৬ টাকা। ২১ ক্যারেটের রুপার দাম এক হাজার ৪৩৫ টাকা ১৮ ক্যারেটের এক হাজার ২২৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতিতে রুপার দাম ৯৩৩ টাকায় অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।২ মার্চ পর্যন্ত দেশের বাজারে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণের দাম ৭২ হাজার ৬৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের সোনা ৬৯ হাজার ৫১৭ টাকা ১৮ ক্যারেটের ৬০ হাজার ৭৬৯ টাকা ও সনাতন পদ্ধতিতে প্রতি ভরি স্বর্ণ৫০ হাজার ৪৪৭ টাকায় বিক্রি হয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1552.csv b/Bangla_fin_news_articles/1552.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..790a83a2f3f01951ace46bd604877e1a695b7d4a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1552.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1552,সেরা উপাদান ও ইউরোপিয়ান প্রযুক্তিতে বাজারে এলো ফ্রেশ বিস্কুট,2021-03-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশে বর্তমানে প্যাকেটজাত ব্র্যান্ডেড বিস্কুটের বাজার বার্ষিক প্রায় ৪ হাজারকোটি টাকা। নিজস্ব সেরা কাঁচামাল এবং ইউরোপিয়ান প্রযুক্তি নিয়ে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ বাজারে নিয়ে এসেছে ফ্রেশ বিস্কুট।বিস্কুট তৈরির অন্যতম উপাদান আটা ময়দা তেল মিল্ক পাউডার এবং চিনি যার সবগুলোই মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ দীর্ঘদিন যাবৎসফলতার সাথে বাজারজাত করে আসছে।এরই ধারাবাহিকতায় সর্বোচ্চ গুণগত মান নিশ্চিত করতে বিস্কুট ফ্যাক্টরীতে সংযোজন করা হয়েছে ইতালি এবং ডেনমার্ক থেকে আমদানি করা সর্বাধুনিক প্রযুক্তির মেশিন। ভোক্তা চাহিদার কথা বিবেচনা করে ফ্রেশ বিস্কুট নানা ধরনের বিস্কুট বাজারজাতকরণ শুরু করেছে যার মধ্যে সর্বনিম্ন ৫ টাকা থেকে শুরু করে ১৫০ টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের সুস্বাদু ও মজাদার বিস্কুট ও কুকিজ রয়েছে।বর্তমানে ছোটদের জন্য আছে ফ্রেশ ফানফিল স্যান্ডউইচ ক্রিম চকলেট বিস্কুট ও ফ্রেশ ফানফিল স্যান্ডউইচ ক্রিম পাইনঅ্যাপেল বিস্কুট ফ্রেশ ফ্যান্টাসি কুকিজ বিস্কুট।এছাড়াও সব বয়সীদের জন্য আছে ফ্রেশ এনার্জী কুকিজ ফ্রেশ কোকোনাট কুকিজ ফ্রেশসুগারক্রাশ ও ফ্রেশ চকলেট চিপ কুকিজ এবং বয়স্কদের জন্য আছে ফ্রেশ হেলদি চয়েস বিস্কুট। ইতিমধ্যেই ১২টি পণ্য আকর্ষণীয় মোড়ক ও সুলভ মূল্যে ভোক্তাদের চাহিদা অনুযায়ী আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1553.csv b/Bangla_fin_news_articles/1553.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..505b9d4547115b8a095dcf072bb5f4f2533f48c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1553.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1553,ফিট এলিগেন্সের গিফট কার্ড কেনা যাবে ইভ্যালিতে,2021-03-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশীয় ইকমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালি ডটকম লিমিটেডের সাথে যুক্ত হলো জনপ্রিয় পোশাক প্রস্তুতকারক ও বাজারজাতকারী ব্রান্ড ফিট এলিগেন্স। এখন থেকে ফিট এলিগেন্সের গিফট কার্ড আকর্ষণীয় মূল্যছাড়ে কিনতে পারবেন ইভ্যালির গ্রাহকেরা।গিফট কার্ড দিয়ে গ্রাহকেরা দেশজুড়ে ফিট এলিগেন্সের সকল আউটলেট থেকে পোষাক ও অন্যান্য লাইফস্টাইল পণ্য কিনতে পারবেন। সোমবার ১ মার্চ ইভ্যালির পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয় সম্প্রতি রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ইভ্যালির বাণিজ্যিক বিভাগের প্রধান সাজ্জাদ আলম এবং ফিট এলিগেন্স এর জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ বাইজিদ কবির নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন৷অনুষ্ঠানে ইভ্যালির ক্যাটাগরি হেড মোহাম্মদ আবু তাহের সাদ্দাম বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার নাজিয়া রশিদ এবং ফিট এলিগেন্স এর ব্রান্ড অ্যাম্বাসেডর গোলাম সামদানি ডন সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1554.csv b/Bangla_fin_news_articles/1554.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1e000283e3b68f1524489750ce2d0fc2b7666e7d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1554.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1554,পর্যবেক্ষকরা শুধুই কি সাক্ষীগোপাল,2021-03-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে নানা অনিয়ম ঘটছে। বিপুল অঙ্কের টাকা আত্মসাৎ করা হচ্ছে। একশ্রেণির গ্রাহক ব্যাংক কর্মকর্তার যোগসাজশে ঋণের নামে ব্যাংক থেকে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। এই ধারা অব্যাহত থাকায় বাড়ছে ননপারফর্মিং লোন বা এনপিএল। আর খারাপ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া পর্যবেক্ষকরা ঐসব প্রতিষ্ঠানের উন্নতিতে কোনো ভূমিকা রাখতে পারছেন না। পর্যবেক্ষকরা পর্যবেক্ষণই করে যাচ্ছেন। নিচ্ছেন না কোনো পদক্ষেপ।কোনো ব্যাংকের পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিলে বা খারাপ অবস্থায় চলে গেলে ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী ঐ ব্যাংকে পর্যবেক্ষক নিয়োগ দিতে পারে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইভাবে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানেও এনবিএফআই পর্যবেক্ষক নিয়োগ দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নিয়ম অনুযায়ী পর্যবেক্ষক ব্যাংকের পর্ষদ নির্বাহী ও নিরীক্ষা কমিটির সভায় অংশ নেন। বিভিন্ন তথ্যউপাত্ত যাচাইবাছাই করে দেখেন। কোনো আপত্তি থাকলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগে মতামত দেন তারা।ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লুটপাট হয় সরকারি ব্যাংকগুলোতে। সরকারি ব্যাংকের কোনো কাজে তেমন বেশি হস্তক্ষেপও করতে পারে না বাংলাদেশ ব্যাংক। তাই হলমার্ক কেলেঙ্কারির পর থেকে সরকারি ব্যাংকগুলোতে পর্যবেক্ষক নিয়োগ দিতে থাকে বাংলাদেশ ব্যাংক। পরে বেসরকারি ব্যাংকেরও দেওয়া হয় পর্যবেক্ষক। অবশ্য দেশের ব্যাংকিং ইতিহাসে প্রথম পর্যবেক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয় ১৯৯৪ সালে। সেসময় ওরিয়েন্টাল ব্যাংককে রক্ষার চেষ্টা করা হয়। পরে অবশ্য শেষ রক্ষা হয়নি। এরপর বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল ব্যাংকে দেওয়া হয় পর্যবেক্ষক। তাতেও ঐ ব্যাংকের পরিস্থিতি পরিবর্তন হয়নি। সরকারি ব্যাংকগুলোতে পর্যবেক্ষক থাকার পরও একের পর এক অঘটন ঘটছে। সাম্প্রতিক উদাহরণ হিসেবে বলা যায় ফারমার্স ব্যাংকেও পর্যবেক্ষক নিয়োগ দিয়ে লাভ হয়নি। পরে ব্যাংকটির নাম পরিবর্তনসহ বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এসব বিবেচনায় পর্যবেক্ষকরা ব্যাংকের যে খুব বেশি উন্নতি করতে পেরেছেন তার নজির নেই। বাংলাদেশ ব্যাংকও আর্থিক খাত সুরক্ষায় যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পারছে না বলে মনে করছেন আদালত। সম্প্রতি এক আদেশে হাইকোর্ট বলেছে আমাদের দেশের জনগণের জন্য দুর্ভাগ্য যে যেখানে দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিউন্নয়নের জন্য সরকার প্রধান ক্লান্তিহীন কাজ করে যাচ্ছেন সেখানে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান দেখভালের দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বিশেষ করে ডিজিএম জিএম নির্বাহী পরিচালক ও ডেপুটি গভর্নররা ঠগবাজ প্রতারক ও অর্থনৈতিক দুর্বৃত্তদের প্রশ্রয় দিচ্ছে। শুধু ব্যক্তিস্বার্থে তারা দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে ১১টি ব্যাংক ও কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পর্যবেক্ষক দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ বাবদ প্রত্যেককে মাসিক ২৫ হাজার টাকা সম্মানী দেওয়া হয়। প্রত্যেক পর্যবেক্ষকের জন্য দুজন করে সহযোগী রয়েছেন। তাদের প্রত্যেকের সম্মানী আট হাজার টাকা করে। সে হিসাবে পর্যবেক্ষক বাবদ বাংলাদেশ ব্যাংককে বড় অঙ্কের টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। অন্যদিকে যারা পর্যবেক্ষক হচ্ছেন তাদের বেশির ভাগই ঐ ব্যাংক থেকে সুবিধা নিচ্ছেন। চাকরি দেওয়া থেকে ঋণ ব্যবস্থাপনার অনেক কাজও করছেন অনেকে। আর কেউ কেউ তো বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি শেষে যাতে ঐ ব্যাংকে চাকরি পাওয়া যায় তারও ব্যবস্থা করছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ঐসব ব্যাংকে যোগ দেওয়ার উদাহরণ অনেক আছে। এসব অবৈধ সুবিধা নেওয়ার ফলে মূলত ব্যাংকগুলোর বিপক্ষে ব্যবস্থা নেওয়ার পরিবর্তে ব্যাংককে সহযোগিতা করেন অনেক পর্যবেক্ষক। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের অনেক কর্মকর্তা বলছেন আইনগত কিছু সীমাবদ্ধতার কারণেও অনিয়ম করা ব্যাংকের বিপক্ষে ব্যবস্থা নিতে পারছেন না পর্যবেক্ষকরা। বর্তমানে যে ব্যাংকগুলোতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পর্যবেক্ষক রয়েছেন সেগুলো হলোরাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী রূপালী জনতা অগ্রণী বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক বিডিবিএল ও বেসিক ব্যাংক এবং ব্যক্তি খাতের ন্যাশনাল পদ্মা আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক ও ওয়ান ব্যাংকে।পর্যবেক্ষকদের ভূমিকা বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম গতকাল ইত্তেফাককে বলেন ব্যাংকগুলোতে নিয়োগকৃত পর্যবেক্ষকরা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবেই পালন করছেন। তারা বোর্ডসভায় থেকে সব বিষয়ের খোঁজ রাখার চেষ্টা করছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার আলোকে ব্যাংকগুলোকে পরিচালিত করার চেষ্টা করছেন। ফাইলপত্র যাচাইবাছাইয়ের কাজও করছেন তারা। বোর্ডে একজন পর্যবেক্ষক আছেন এটা ঐ বোর্ড সদস্যদের জন্য একটি মানসিক প্রস্তুতিরও বিষয় থাকে। এতে ব্যাংকগুলো সবকিছু সঠিকভাবে করার চেষ্টা করে। অবশ্য এর পরও কিছু অন্যায়অনিয়ম হচ্ছে। সিরাজুল ইসলাম নিজেও রাষ্ট্রায়ত্ত রূপালী ব্যাংকের পর্যবেক্ষক। ব্যাংকগুলোতে পর্যবেক্ষক না থাকলে আরো খারাপ অবস্থা হতে পারতো বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1555.csv b/Bangla_fin_news_articles/1555.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f1ddf75a39110170be7fd678cafbd08a05cd2fa5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1555.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1555,বাপেক্সের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা,2021-03-02,মাহবুব রনি,তেলগ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে নিয়োজিত দেশের একমাত্র সরকারি কোম্পানি বাপেক্সের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা করেছে আজারবাইজানের রাষ্ট্রায়াত্ত কোম্পানি সকার। গ্যাসক্ষেত্রের কূপ খনন বাবদ বকেয়া ও ক্ষতিপূরণ পরিশোধ নিয়ে দীর্ঘদিনের বিতর্কবিরোধের মীমাংসা না হওয়ায় তা আদালত পর্যন্ত গড়াল।পেট্রোবাংলা সূত্র জানায় গত ফেব্রুয়ারি মাসে আন্তর্জাতিক আদালত সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল আরবিট্রেশন সেন্টারে সিয়াক বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানির বাপেক্স বিরুদ্ধে মামলা করে সকার। দেশে ব্যবসা পরিচালনারত অন্যান্য আন্তর্জাতিক তেলগ্যাস কোম্পানির চেয়ে অপেক্ষাকৃত কম খরচে গ্যাসকূপ খননের দর দিয়ে আশার বেলুন ফুলিয়েছিল ককেশাস অঞ্চলের দেশ আজারবাইজানের কোম্পানিটি। কিন্তু পেট্রোবাংলা ও বাপেক্সের নির্দেশনা ও অনুরোধ উপেক্ষা করে তাদের বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যাওয়া এবং বিল পরিশোধ নিয়ে বিরোধের কারণে পরিস্থিতি এখন বেশ তেঁতো। এবার তা মামলাসালিশিতে গড়ালে হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাপেক্সের কয়েক জন কর্মকর্তা।বাপেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী বলেন সকারকে তাদের কাজের জন্য বিল দিতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু যুক্তিহীনভাবে তারা কাজ অসম্পূর্ণ রেখে চলে গেছে। তাদের তিনটি কূপ খননের কাজ দেওয়া হয়েছিল। একটির খনন শেষ করে তারা চলে যায়। পুরো কাজ সম্পন্ন করতে তাদের অনেকভাবে অনেকবার বলেছি। একটি খুঁত ধরে তারা আদালতে মামলা করেছে। অথচ তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো বিরোধ নেই।তিনি বলেন সিয়াক দুই পক্ষকে নিয়ে শিগিগরই বসবে। এরপর শুনানি হবে। শুনানির অন্তত ২১ দিন আগে তা নোটিশ দিয়ে জানিয়ে দেবে। আমরা মামলা লড়তে প্রস্তুত আছি। আইনজীবীরা এ নিয়ে কাজ করছেন। দেশের স্থলভাগে তিনটি গ্যাসকূপ খননে ২০১৭ সালের জুলাইয়ে বাপেক্সের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয় এশিয়া ও ইউরোপের মধ্যবর্তী দেশ আজারবাইজানের কোম্পানি সকার একিউএস ইন্টারন্যাশনাল ডিএমসিসি। কূপগুলো হলো খাগড়াছড়ির সেমুতাং দক্ষিণ১ নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ৪ এবং জামালপুরের মাদারগঞ্জ১। এগুলোর মধ্যে ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে খাগড়াছড়ির সেমুতাং১ কূপটি খনন করে সকার। কিন্তু তাতে কোনো গ্যাস পাওয়া যায়নি। পেট্রোবাংলার এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানান ঐ তিন কূপ খননের জন্য সকারকে প্রায় ৩ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার প্রায় ২৭৯ কোটি টাকা পরিশোধ করার কথা ছিল বাপেক্সের। সেমুতাং দক্ষিণ১ গ্যাসকূপ খনন বাবদ ১ কোটি ১৮ লাখ ডলার পরিশোধ করে বাপেক্স। ঐ কর্মকর্তা আরো জানান অন্য দুটি কূপ খননের আগে প্রস্তুতিমূলক কাজের দরদাম এবং খননস্থান নির্ধারণ নিয়ে সকারের সঙ্গে জটিলতা তৈরি হয়। বেগমগঞ্জ৪ কূপ খননের আগে প্রস্তুতিমূলক কাজের জন্য চুক্তির বাইরে গিয়ে ৬০ লাখ ডলার অগ্রিম পরিশোধের দাবি করে সকার। এই আগাম অর্থ দিতে রাজি হয়নি বাপেক্স। এদিকে সেমুতাংয়ে কূপ খনন বাবদ বিল পরিশোধে বাপেক্স দেরি করেছেএমন দাবি করে ২০১৯ সালের জুনে চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত বাপেক্সকে জানায় সকার। বিদেশি কোম্পানিটি দাবি করে কাজ শেষ হওয়ার ২৮ কর্মদিবসের মধ্যে বিল পরিশোধ করেনি বাপেক্স।বাপেক্সের এক কর্মকর্তা জানান সকারের দুর্বলতা রয়েছে। তারা নির্ধারিত সময়সীমার দ্বিগুণ সময় নিয়ে একটি কূপ খনন করে। সে অবস্থায় বিল পরিশোধে কিছুটা দেরি পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা যেত। কিন্তু তারা সে পথে যায়নি। চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত জানানোর পরও কাজ চালিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেছিল বাপেক্স। কিন্তু তারা তা শোনেনি। সকারের দেনাপাওনা পরিশোধ করার অনুরোধ জানায় আজারবাইজান সরকারও। সালিশেই এখন বিষয়টি নিষ্পত্তি হবে। তিনি আরো জানান সকারের অসম্পন্ন কাজ এখন বাপেক্স নিজেই সম্পন্ন করবে। অর্থাত্ বেগমগঞ্জ ও মাদারগঞ্জ কূপ নিজেরা খনন করবে।এদিকে কাজ অসম্পন্ন রেখে সকারের দেশত্যাগে বিপাকে পড়েছে বাংলাদেশে কোম্পানিটির সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলো। অন্তত ছয়টি কোম্পানির পাওনা টাকা পরিশোধ না করে দেশ ছেড়েছে সকার। দেশের তেলগ্যাস খাতে এমন নজির স্থাপনকারী প্রথম কোম্পানি এটি। এদিকে অপর এক আন্তর্জাতিক আদালত ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর সেটেলমেন্ট অব ইনভেস্টমেন্ট ডিসপিউটে ইকসিড কানাডিয়ান কোম্পানি নাইকোর দায়েরকৃত একটি মামলা এখনো লড়ছে বাপেক্স। ঐ মামলায় চূড়ান্ত রায় শিগিগরই ঘোষণা করা হবে বলে জানা গেছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1556.csv b/Bangla_fin_news_articles/1556.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..29bf23bbe6eb9e94160da12d8cf48cff5ef3be1b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1556.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1556,বেনাপোল ও শার্শায় সোনালী ব্যাংকের গ্রাহক সেবা মাস উদ্বোধন,2021-03-01,বেনাপোল যশোর সংবাদদাতা,দৃপ্ত শপথ মুজিব বর্ষে আমরা থাকব সবার শীর্ষে এই স্লোগানে সোমবার সকালেসোনালী ব্যাংকলিমিটেড বেনাপোল শাখায় গ্রাহক সেবার উদ্বোধন করেন বেনাপোল কাস্টম হাউসের কমিশনার মো. আজিজুর রহমান।সোনালী ব্যাংক বেনাপোল শাখার ম্যানেজার আখতার ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বেনাপোল কাস্টম হাউসের অতিরিক্ত কমিশনার ড. মো. নেয়ামুল ইসলাম ও বেনাপোল স্থল বন্দরের ডেপুটি ডাইরেক্টর ট্রাফিক মো. মামুন কবির তরফদার। অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনায় ছিলেন সোনালী ব্যাংক লিমিটেডে বেনাপোল শাখার অফিসার এস এম রোকনুজ্জামান।এ দিকে একইদিনে সোনালী ব্যাংকের শার্শা শাখায়ও গ্রাহক সেবার উদ্বোধন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শার্শা উপজেলা নির্বাহী অফিসার পুলক কুমার মণ্ডল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড শার্শা শাখা ম্যানেজার সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার আব্দুর রহিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ শার্শা উপজেলার সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাফফার হোসেন। অনুষ্ঠানটির সার্বিক সঞ্চালনায় ছিলেন অত্র শাখার ক্যাশ ইনচার্জ কৃষ্ণ পাল।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1557.csv b/Bangla_fin_news_articles/1557.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9a2104c438f16fe1c1a3fe162d5622767509e409 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1557.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1557,‘স্বপ্ন’ এখন মিরপুর চিড়িয়াখানা রোডে,2021-03-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এবার রাজধানীর মিরপুর২ চিড়িয়াখানা রোড এলাকায় বড় পরিসরে যাত্রা শুরু করলো দেশের অন্যতম রিটেইল চেইন শপ স্বপ্ন।রবিবার ২৮ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টায় মিরপুর চিড়িয়াখানা রোডের ৭৮ নম্বর প্লটে সেকশন২ এর ব্লক ডিতে নতুন এ আউটলেটের উদ্বোধন করা হয়।নতুন এ আউটলেটের উদ্বোধন উপলক্ষে স্বপ্নর পক্ষ থেকে গ্রাহকদের জন্য রয়েছে মাসব্যাপী আকর্ষণীয় সব অফার। বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি ছাড়াও এসব অফারের আওতায় থাকছে নগদ মূল্যছাড়। স্বপ্নর রিটেইল এক্সপ্যানশন বিভাগের পরিচালক সামসুদ্দোহা শিমুল বলেন মিরপুর চিড়িয়াখানা রোডে চলে এলো স্বপ্ন। ৩৭৫০ স্কয়ার ফুটের বড় এই আউটলেটে আমরা আশা করছি স্বাস্থ্যসম্মত এবং নিরাপদ পরিবেশে গ্রাহকরা নিয়মিত বাজার করবেন। স্থানীয়দের চাহিদার কথা মাথায় রেখে পণ্য রাখা হয়েছে আমাদের আউটেলেটে। আমরা তাদের কাছ থেকে পরামর্শ এবং মূল্যায়নও আশা করবো। গ্রাহকের চাহিদা ও সন্তুষ্টিকে সবসময় অগ্রাধিকার দেয় স্বপ্ন।আউটলেটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ওয়াটসন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফ উদ্দিন পরিচালক অর্থ ও প্রশাসন মোছা. জান্নাতুল হক স্বপ্নের রিটেইল এক্সপ্যানশন বিভাগের পরিচালক সামসুদ্দোহা শিমুল ইন্টারন্যাল অপারেশনের এজিএম হিল্লোল মাশরেকী ম্যানেজার বিজনেস ডেভেলপমেন্ট শরিফুল ইসলাম এরিয়া সেলস ম্যানেজার আকবর হোসেন রিটেইল এক্সপ্যানশনের ডেপুটি ম্যানেজার ফেরদৌস জামান প্রমুখ।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1558.csv b/Bangla_fin_news_articles/1558.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..12972f006dcb4ad3b2365a9f4e31107902d1922d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1558.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1558,চাকরি ছাড়লেন আইডিএলসির এমডি,2021-03-01,রেজাউল হক কৌশিক,আইডিএলসি ফাইন্যান্স লিমিটেড থেকে চাকরি ছেড়েছেন আরিফ খান। ২০১৬ সালের ১ মার্চ থেকে তিনি প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।চাকরি ছাড়া বিষয়ে আরিফ খান ইত্তেফাককে বলেন দেশের ভালো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আইডিএলসি অন্যতম। ভালো সময়ে চাকরি ছাড়তে হয়। অনেক দিনই তো চাকরি করলাম। এখন উদ্যোক্তা হতে চাই। ফাইন্যান্সিয়াল মার্কেটে কাজ করতে চাই। ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ভালোগুলোর অন্যতম আইডিএলসি থেকে পদত্যাগ বিষয়ে ব্যাংক পাড়ায় বেশ কথা হচ্ছে। তবে এ বিষয়ে আরিফ খান বলেন আইডিএলসির বোর্ড সদস্যরা অসাধারণ। আমাকে আরো অনেক বছর থাকার জন্য বলেছিলেন তারা। তবে আমি নিজে যেহেতু কিছু করতে চাই তাই চাকরি ছেড়ে দিয়েছি। এখানে অন্য কোনো সমস্যা নেই। আমি চাকরি ছেড়ে দেওয়াতে কলিগদের মন খারাপ বলেও জানালেন তিনি।আইডিএলসিতে যোগ দেওয়ার আগে তিনি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি কমিশনার হিসেবে দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। সেখানে পাঁচ বছর ছিলেন তিনি। ১৯৯১ সালে এবি ব্যাংক লিমিটেডে প্রবেশনারি অফিসার পদে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন। দীর্ঘ ৩০ বছরের কর্মজীবনে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বেক্সিমকো ফিশারিজ এবং জেনিথ ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াও ২০ বছর আইডিএলসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের সঙ্গে ছিলেন তিনি। আরিফ খান একজন চার্টার্ড ফাইন্যান্সিয়াল অ্যানালিস্ট সিএফএ এবং যুক্তরাষ্ট্রের সিএফএ ইনস্টিটিউটের একজন সদস্য। তিনি ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টস অব বাংলাদেশের আইসিএমএবি একজন ফেলো সদস্য এফসিএমএ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন আইবিএ থেকে মাস্টার্স ইন বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এমবিএ ডিগ্রি ছাড়াও একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফাইন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1559.csv b/Bangla_fin_news_articles/1559.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..08b361c070eb07561d36e0260e9cc35bfe285a6b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1559.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1559,ঋণের সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশ,2021-03-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আর্থিক খাতে ঋণের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কারণ এর ব্যত্যয় ঘটলে সমগ্র আর্থিক খাতের ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি এবং এ খাতের সুশাসনকে বাধাগ্রস্ত করে। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ থেকে এসংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানে ঐ প্রজ্ঞাপনে বলা হয় সুশাসন রক্ষায় আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের বিতরণকৃত ঋণের অর্থ নির্দিষ্ট খাতে বিনিয়োগ নিশ্চিত করা জরুরি। নতুন ঋণের মাধ্যমে কোনো গ্রাহক আগের অন্য কোনো ঋণ পরিশোধ করছে কি না সে বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। পাশাপাশি কিস্তিভিত্তিক প্রকল্প ঋণের ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী কিস্তির সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে নিশ্চিত না হয়ে পরবর্তী কিস্তি ছাড় না করা বর্তমান সময়ে অত্যাবশ্যকীয় পরিপালনীয় হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে। ঋণের সদ্ব্যবহার নিশ্চিতকরণ এবং তদারকির বিষয়টি প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ ঋণ নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ঋণের সদ্ব্যবহারসংক্রান্ত সরেজমিন পরিদর্শনে কোনো গুরুতর অনিয়ম পরিলক্ষিত হলে তা তাত্ক্ষণিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগকে অবহিত করতে হবে। দেশে বর্তমানে ৩৫টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান কার্যক্রম পরিচালনা করছে। কয়েকটি বাদে বেশির ভাগের অবস্থাই খারাপ। বিশেষ করে ১০টি প্রতিষ্ঠানের অবস্থা খুবই খারাপ। খারাপের মাত্রা এমন পর্যায়ে যে ঐ সব আর্থিক প্রতিষ্ঠান গ্রাহকের টাকা ফেরত দিতে পারছে না। এর অন্যতম উদাহরণ হলো পিপলস লিজিং। এই প্রতিষ্ঠানকে অবসায়নের জন্য অবসায়ক নিয়োগ করা হয়েছে। এছাড়া ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ও বিআইএফসিতে চেয়ারম্যান নিয়োগ দিয়েছে আদালত। ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অনিয়মদুর্নীতি অনুসন্ধানে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটিও গঠন করে দিয়েছে আদালত।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1560.csv b/Bangla_fin_news_articles/1560.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5a4935c01ff4491255c9128bf6f33f961051ebbf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1560.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1560,বিসিক ভবনে পাঁচ দিনব্যাপী কুটিরশিল্প মেলা,2021-03-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানীর মতিঝিলে বিসিক ভবনে পাঁচ দিনব্যাপী হস্ত ও কুটিরশিল্প মেলা২০২১ আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন বিসিক।মেলার স্টলগুলোতে বিসিক থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণকারীদের তৈরি হস্ত ও কুটিরশিল্পজাত বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী স্থান পেয়েছে। এ মেলায় ক্রেতা সাধারণগণ ৫৮টি স্টল থেকে কারুপণ্য নকশিকাঁথা পাট পণ্য বুটিকস পণ্য জুয়েলারি লেদারগুডস অর্গানিক ফুডস ইলেকট্রনিকস পণ্যসহ নিত্য ব্যবহার্য বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী ক্রয় করতে পারবেন। মেলা চলবে আগামী ৪ মার্চ ২০২১ পর্যন্ত। মেলা প্রতিদিন সকাল ১০ থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত। উল্লেখ্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সারা দেশে মেলা করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বিসিক। ইতিমধ্যে ঢাকা রাজশাহী চট্টগ্রাম বগুড়া ঝিনাইদহ সিলেট নেত্রকোনা জেলায় মেলার আয়োজন করেছে বিসিক।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1561.csv b/Bangla_fin_news_articles/1561.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a850e788a7ae73e8931eb308b8b7c99b0b4ba08d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1561.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1561,উখিয়ায় পান চাষের জায়গা খুঁজে পাচ্ছেন না স্থানীয়রা,2021-03-01,রফিক উদ্দিন বাবুল উখিয়া কক্সবাজার সংবাদদাতা,বনভূমির জায়গা দখলসহ আবাদিজমি হাতছাড়া হওয়ার কারণে ক্ষুদ্র পানচাষিরা বিপাকে পড়েছেন। রোহিঙ্গা অধ্যুষিত উখিয়ায় জমিজমার দাম বেড়ে যাওয়ায় দুর্বৃত্তরা জমি দখলে তৎপরর হয়ে উঠেছে এমন অভিযোগও পাওয়া গেছে। পানের বরজের জায়গা দখল করে স্থাপন নির্মাণ এবং টাকার বিনিময়ে হাতবদল করার ঘটনায় ভূমিহীন পানচাষিরা দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।দোছরী গ্রামের ক্ষুদ্র পানচাষি উমর হাকিম ছৈয়দ নুর আশরাফ আলী জানান দোছরী বনবিটের আওতাধীন বিশাল বনভূমি বেদখল হয়ে গেছে। এখানে স্থানীয় একটি জবর দখলকারী চক্র ও রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী বনভূমির জায়গা দখল করে স্থাপনা তৈরি করছে। আবার এসব স্থাপনা মোটা অঙ্কের টাকায় হাতবদল করছে।জালিয়াপালং ইউনিয়নের মনখালী চাকমাপাড়া গ্রামের তৈপুচিং চাকমা সাংবাদিকদের জানান তার উপার্জনের একমাত্র মাধ্যম পানের বরজের জায়গাটি বনবাগান করার বাহানা দিয়ে কেড়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। তিনি বলেন মূলত আমরা জুম চাষ ও পান চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছি। বেশ কিছুদিন ধরে পরিবেশগত কারণে বন বিভাগ জুম চাষ বন্ধ করে দেওয়ায় পান চাষের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। পান চাষের জায়গাটুকু হারিয়ে বিপাকে আছি।পালংখালী ইউনিয়নের তেলখোলা গ্রামে কামাল উদ্দিনের পানের বরজের জায়গা দখলের জন্য আগুন দিয়ে প্রায় লক্ষাধিক টাকার পান নষ্ট করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত কামাল উদ্দিন জানান বিভিন্ন শাকসবজি ও পান আবাদ করে জীবনধারণ করে আসছে এখানকার পরিবারগুলো। প্রভাবশালীরা বনভূমি দখল করে রোহিঙ্গাদের কাছে চড়া দামে বিক্রি করায় স্থানীয়রা পান চাষের জন্য জায়গা খুঁজে পাচ্ছেন না। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি শাহজাহান বলেন পান চাষের জায়গা হারিয়ে চাষিদের দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। হাজীরপাড়া গ্রামের মানবাধিকারকর্মী বেলাল উদ্দিন অভিযোগ করে বলেন পানচাষিদের আর্থিকসামাজিক উন্নয়ন ও রপ্তানিযোগ্য পান চাষ বাঁচিয়ে রাখতে সহজ শর্তে ঋণ প্রদান এবং বনভূমির পরিত্যক্ত জায়গা বরাদ্দের দাবি জানাই। রাজাপালং ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী জানান উখিয়ার বিভিন্ন হাটবাজার থেকে প্রতি সপ্তাহে ২০ কোটি টাকার পান দেশের বিভিন্ন স্থানে চালান হয়ে থাকে। ভূমিহীনদের অনূকূলে বনভূমির পরিত্যক্ত জায়গাসমূহ বরাদ্দ দেওয়া হলে পান চাষে উত্সাহী হয়ে এ পেশায় হতদরিদ্ররা এগিয়ে আসবেন।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা প্রসেনজিত্ তালকুদার জানান এ উপজেলায় ৪৫০ হেক্টর জমিতে পানের বরজ হয়ে থাকে। জবর দখল ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে পানচাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন রপ্তানিযোগ্য পান উত্পাদনে এ উপজেলার জালিয়াপালং ইউনিয়নের কৃষকরা দৃশ্যমান ভূমিকা রাখছেন। তাদের আর্থসামাজিক উন্নয়নে চেষ্টা চলছে। উপজেলা বনরেঞ্জ কর্মকর্তা গাজী মো. শফিউল আলম বলেন বন বিভাগের আওতাধীন পাহাড়ি এলাকায় পানের বরজ স্থাপন ও পান উত্পাদনপূর্বক বাজারজাতকরণে ৫ হাজারেরও অধিক পানচাষি রয়েছেন। রোহিঙ্গা আসার কারণে এসব পানচাষিদের পূর্বনির্ধারিত জায়গাসমূহ বেদখল হয়ে পড়ায় আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে বনকর্মী কর্তৃক জায়গা হস্তান্তর করে উেকাচ নেওয়ার বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেন।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1562.csv b/Bangla_fin_news_articles/1562.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..23168097fb077c662bb07b8b5799d57dca18b071 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1562.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1562,লাভেলো প্রিমিয়াম অ্যাসোর্টেড ১০ পাওয়া যাবে শুধু ইভ্যালিতে,2021-02-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের অন্যতম জনপ্রিয় আইসক্রিম ব্র্যান্ড লাভেলোর লাভেলো প্রিমিয়াম অ্যাসোর্টেড ১.০ পাওয়া যাবে শুধু ইভ্যালিতে। এছাড়াও লাভেলোর অন্যান্য আইসক্রিমগুলো ইভ্যালিতে লাভেলোর ভার্চুয়াল শপ থেকে আকর্ষণীয় ডিসকাউন্টে কিনতে পারবেন গ্রাহকেরা।শনিবার ২৭ ফেব্রুয়ারি ইভ্যালির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় সম্প্রতি রাজধানীর বনানীতে অবস্থিত লাভেলোর প্রধান কার্যালয়ে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন এবং লাভেলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক একরামুল হক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।গ্রাহকরা ঘরে বসেই এখন থেকে লাভেলোর প্রিমিয়াম ক্যাটেগরির আইসক্রিমগুলি ইভ্যালির মাধ্যমে কিনতে পারবেন। অনুষ্ঠানে ইভ্যালি ও লাভেলোর অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1563.csv b/Bangla_fin_news_articles/1563.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fe53c43b5366cf2bccfe52d3bd3c2171a7786210 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1563.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1563,পোশাক খাতে তরুণ উদ্যোক্তাদের সংগঠন বায়লার যাত্রা শুরু,2021-02-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বস্ত্র ও পোশাক খাত এবং সংশ্লিষ্ট এক্সেসরিজ খাতের তরুণ তথা দ্বিতীয় প্রজন্মের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাপারেল ইউথ লিডার্স অ্যাসোসিয়েশনের বায়লা যাত্রা শুরু হয়েছে।শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সংগঠনের উদ্বোধন করা হয়। এর আগের দিন শুক্রবার রাতে এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন সংগঠনটির নেতারা।সংগঠনের সভাপতি সায়েম গ্রুপের পরিচালক আবরার হোসেন সায়েম বলেন দেশের তৈরি পোশাক খাতের তরুণ নেতৃবৃন্দকে ঐক্যবদ্ধ করে এ খাতের দীর্ঘমেয়াদি ও টেকসই উন্নয়নে কাজ করা তাদের প্রধান লক্ষ্য। এ জন্য নতুন উদ্ভাবন নিয়ে গবেষণা প্রশিক্ষণ সক্ষমতা বৃদ্ধি ও বাজার বৃদ্ধির জন্য তারা চেষ্টা করবেন। বিশেষত পোশাকের ন্যায্য দর পেতে সংগঠনটি সহযোগী শক্তি হিসেবে কাজ করবে। শনিবাররাতে সংগঠনটির যাত্রা শুরু উপলক্ষ্যে উপস্থিত ছিলেন বস্ত্র ও পোশাক খাতের শীর্ষপর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1564.csv b/Bangla_fin_news_articles/1564.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5ea0b764785bc8fd0e43499b229ecf32eea64190 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1564.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1564,দেশীয় উদ্যোক্তাদের ৬০ শতাংশই নারী,2021-02-28,মোরশেদা ইয়াসমিন পিউ,দেশের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে একজন নারী শুধু চাকরি নয় বরং নিজে উদ্যোক্তা হয়ে অন্যের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারেন। আর বর্তমানে নারীরা সেই দিকটিই বেছে নিচ্ছেন। করোনা মহামারিতে ঘরে বসে নারীরা যেমন উপার্জনের উপায় খুঁজে পেয়েছেন তেমনি অনেক পুরুষও চাকরির পাশাপাশি ব্যবসায় ঝুঁকেছেন।ভেনচার ক্যাপিটাল রিসার্চ ডাটাবেজ পিচবুক থেকে প্রকাশিত সর্বশেষ পরিসংখ্যান২০১৯এর তথ্য মতে পৃথিবীর মাত্র দুই শতাংশ নারীর কাছে তাদের ব্যবসা পরিচালনার মূলধন থাকে। যেখানে পুরো পৃথিবী দিচ্ছে প্রতি ১০০ জনে দুই জন উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার পরিসংখ্যান সেখানে বাংলাদেশের চিত্রটি আশার আলো দেখায়। বাংলাদেশে মোট উদ্যোক্তার শতকরা প্রায় ৬০ ভাগই নারী। নারী উদ্যোক্তা তৈরির ক্ষেত্রে বিশ্বের অন্যান্য অনেক দেশের তুলনায় এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।অনলাইনে এখন বস্ত্র গয়না সাংসারিক পণ্য শিশুখাদ্য প্রসাধন সামগ্রী থেকে শুরু করে শিক্ষণীয় বিষয়গুলোও যুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে গান শেখা গিটার শেখা আবৃত্তি নৃত্য আর্ট কেয়ার গিভার স্বাস্থ্যসেবাসহ যাবতীয় বিষয় এখন অনলাইনে শেখানো হয়। এসবও এক ধরনের উপার্জনের মাধ্যম। এই অনলাইন মাধ্যমে নারী উদ্যোক্তাদের উপস্থিতিই সবচেয়ে বেশি।অনলাইনে কাজ করা ব্যক্তিরা বলেন ঘরের বাইরে ৮১০ ঘণ্টা সময় দিয়ে কাজ করতে হয় না বলে এই লাইনে এখন নারীর পদচারণা বাড়ছে। বাইরে বের হবার প্রতিবন্ধকতা নেই বলে অনলাইন উদ্যোগে নারীদের পদচারণা স্বাচ্ছন্দ্যের। সম্প্রতি প্রকাশিত বাংলাদেশে নারী এসএমই উদ্যোক্তাদের বাজার সম্ভাবনা ও অর্থায়ন বৃদ্ধি শীর্ষক সমীক্ষায় বলা হয়েছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি নারী শিল্পোদ্যোক্তাদের বার্ষিক ঋণ চাহিদার ৬০ শতাংশই পূরণ করতে পারছে না ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। নারী উদ্যোক্তাদের ব্যাংক ঋণ পাওয়া সহজ করতে জামানত ছাড়াই ২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়ার নির্দেশ রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের। জানা গেছে প্রতি বছরই ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা বাড়ছে। বর্তমানে গ্রাম পর্যায়ে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেড়েছে। গ্রামের নারীদের এ ক্ষেত্রে আগ্রহী করার জন্য সরকারি ব্যাংকগুলো প্রতি বছরই সচেতনতামূলক বিভিন্ন প্রচারাভিযানের ব্যবস্থা করে থাকে।বাংলাদেশে গত কয়েক বছর ধরে ব্যক্তিগত পর্যায়ে ফেসবুকভিত্তিক অনেক পেইজ তৈরি হয়েছে যেখানে নানা ধরনের পণ্য বিক্রি হয়ে থাকে। এসব পণ্য ক্রেতাবিক্রেতাদের বেশির ভাগই নারী এবং যাদের অনেকে ছাত্রী বা গৃহিণী। এছাড়া যারা ঘরে সন্তান লালনপালন করে চাকরিতে সময় দেওয়া দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছিল তাড়াও এখন অনলাইনে কাজ শুরু করেছেন।নারীরা মূলত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে কাজে লাগিয়ে হয়ে উঠেছেন প্রতিষ্ঠিত উদ্যোক্তা। তাদের ব্যবসায়িক পণ্যের মধ্যে রয়েছেশাড়িপোশাক রূপসজ্জা গৃহসজ্জা বিভিন্ন পদের তৈরি খাবার অফিসের জন্য দুপুরের খাবার মিষ্টান্ন পণ্য বেকারি পণ্য চকলেটসহ যাবতীয় পণ্যসামগ্রী। নারী ইকমার্স উদ্যোক্তাদের অনলাইন প্ল্যাটফরম উইমেন অ্যান্ড ইকমার্স ফোরামউই বর্তমানে দেশের ৬৪ জেলার ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তাদের অন্যতম ভরসার প্ল্যাটফরম হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনলাইন প্ল্যাটফরমটিতে দেশীয় পণ্য নিয়ে কাজ করছে এমন উদ্যোক্তার সংখ্যা ১২ লাখ ছাড়িয়েছে। ঢাকা মিরপুরের ১০ বছরের চাকরির পাঠ চুকিয়ে উদ্যোক্তা হয়েছেন মাসুমা আক্তার। ঘরে ইংরেজি স্কুলে পড়ুয়া সন্তানের লেখাপড়া দেখিয়ে এবং বাইরে কাজ করার সঞ্চিত অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে গড়ে তুলেছেন তার প্রতিষ্ঠান। পরিবারে প্রবীণ শ্বশুরশাশুড়ি সন্তানদের সময় দিয়ে তার ব্যবসার এখন ভালোই প্রসার ঘটেছে। একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএএমবিএ পাশ করেও ভালো চাকরি তার ভাগ্যে মেলেনি। শেষে সিদ্ধান্ত নেন চাকরিই আর করবেন না। চাকরি দেবেন। ঘরে কেক বিক্রি থেকে শুরু করে সুগার ফ্রিমিষ্টি এবং ছোট অনুষ্ঠানের খাবারও সাপ্লাই দিয়ে থাকেন আনোয়ারা খানম।সম্প্রতি বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট পরামর্শ দিয়েছেন ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হতে হলে চাকরির ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বর্তমানের চেয়ে আরো বাড়াতে হবে। পুরুষদের পাশাপাশি নারীর অংশগ্রহণ যদি ৩৩ দশমিক ৭ শতাংশ হতে বাড়িয়ে ৮২ শতাংশ করা যায় তবে বাংলাদেশের জিডিপি গ্রোথও ১ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে যাবে।মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেন দেশব্যাপী নারী উদ্যোক্তাদের পণ্য ছড়িয়ে দিতে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় নারীবান্ধব বিপণি কেন্দ জয়িতা প্রতিষ্ঠা করেছে। দেশে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও অনলাইন ভিত্তিক ইকমার্সের যে জয়জয়কার তার পেছনে রয়েছে জয়িতা কার্যক্রমের গুরুত্বপূর্ণ অবদান।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1565.csv b/Bangla_fin_news_articles/1565.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9d138aa4ea993b2b12e6e7de0b110801913c7b72 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1565.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1565,বিজিএমইএ নির্বাচনে দুই প্যানেলের মনোনয়নপত্র জমা,2021-02-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন প্রার্থীরা। আগামী ৪ এপ্রিল এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে। সম্মিলিত পরিষদ ও ফোরাম নামে দুটি প্যানেলের অধীনে নির্বাচন করছেন প্রার্থীরা।শনিবাররাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে শুরুতে ফোরামের পক্ষে নির্বাচনে নেতৃত্বদানকারী সংগঠনটির সাবেক সহসভাপতি ও হান্নান গ্রুপের চেয়ারম্যান এ বি এম শামছুদ্দিনের নেতৃত্বে প্রার্থীদের মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়া হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ফোরামের অপর নেতা ও বর্তমান সভাপতি ড. রুবানা হক সাবেক সভাপতি আনোয়ার উলআলম চৌধুরী পারভেজ এবং নির্বাচনের প্রধান সমন্বয়ক বেনজীর আহমেদ প্রমুখ। এর পর সমন্বয় পরিষদ প্যানেলের প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দেন। এই প্যানেলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন সাবেক সহসভাপতি জায়ান্ট গ্রুপের প্রধান ফারুক হাসান। সমন্বয় পরিষদের মনোনয়নপত্র জমাদানকালে উপস্থিত ছিলেন সাবেক সভাপতি ও বর্তমান বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনিশ সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন আব্দুস সালাম মুর্শেদী ও সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ। মনোনয়নপত্র জমাদানকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ফোরাম নেতা এ বি এম শামছুদ্দিন বলেন তিনি নির্বাচিত হলে তৈরি পোশাক খাতের অগ্রযাত্রাকে আরো সামনের দিকে এগিয়ে নিতে কাজ করবেন। নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে টিপু মুনিশ বলেন আমরাও সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। সমন্বয় পরিষদের নেতৃত্ব দেওয়া ফারুক হাসান বলেন তিনি নির্বাচিত হলে এ খাতকে এগিয়ে নিতে পারবেন।গত নির্বাচনে স্বাধীনতা পরিষদ নামে একটি প্যানেল নির্বাচন করলেও এবার তারা সমন্বয় পরিষদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে নির্বাচন করছেন বলে ইত্তেফাককে জানিয়েছেন স্বাধীনতা পরিষদের প্রধান জাহাঙ্গীর আলম। নির্বাচনে ৩৫ জন পরিচালন নির্বাচিত হবেন। নির্বাচিত পরিচালকরা এক জন সভাপতি ও সাত জন সহসভাপতি নির্বাচন করবেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1566.csv b/Bangla_fin_news_articles/1566.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..871570bc89d9f4a943382e22bd93d62d32224ef0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1566.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1566,রমজানে পণ্যের দামের স্থিতিশীলতা নিয়ে সংশয়,2021-02-28,মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম অফিস,আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেল চিনি মসুর ডাল ও ছোলার দাম টনে ২৫০ থেকে ৫০০ ডলার বাড়তি থাকায় আমদানিকারকরা ধীরগতিতে পণ্য আমদানি করছে। আমদানি হওয়া পণ্য সঙ্গে সঙ্গেই বন্দর থেকে সরবরাহ হয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। চট্টগ্রামের গুদামে কোনো পণ্য মজুত নেই। আবার সরকারিভাবে টিসিবির মাধ্যমে বিক্রি করা পণ্য দেশীয় বাজার থেকে সংগ্রহ করা হচ্ছে। ফলে রমজান মাসে এসব পণ্যের দাম ক্রেতাদের সহনীয় পর্যায়ে থাকবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ীরা।বিক্রেতারা জানান রমজানে ছোলা চিনি ভোজ্য তেল মসুর ডাল মটরের বাড়তি চাহিদা থাকে। এবার ছোলা প্রচুর মজুত ও আমদানি হচ্ছে। ফলে ছোলার দাম বাড়বে না। তবে মসুর ও মটর ডালের দাম বাড়তে পারে। এসব পণ্য আমদানি খরচ বেশি পড়ছে। এরই মধ্যে কিছু পণ্য দেশে পৌঁছেছে। আর পাইপলাইনে রয়েছে প্রচুর পণ্য।ভোগ্যপণ্য আমদানিকারক সোলায়মান বাদশা ইত্তেফাককে বলেন আমদানি করা পণ্য বন্দর থেকে কন্টেইনারে করে বিভিন্ন স্থানে চলে যাচ্ছে। চট্টগ্রামে গুদামে কোনো পণ্য মজুত নেই। আর ১৫ দিন পরে রমজানের বেচাকেনা শুরু হবে। তখন বাজারে চাহিদা অনুপাতে পণ্যের সরবরাহ না থাকলে দাম বেড়ে যাবে। বর্তমানে যা আমদানি হচ্ছে তা সরবরাহ হয়ে যাচ্ছে।জানা যায় দেশে চিনির বার্ষিক চাহিদা ১৮ লাখ টন। তার মধ্যে রোজায় চাহিদা থাকে ৩ লাখ টনের। ভোজ্য তেলের বার্ষিক চাহিদা ২১ লাখ টন। তার মধ্যে রমজানের চাহিদা ৪ লাখ টন। মসুর ডালের বার্ষিক চাহিদা ৫ লাখ টন। তার মধ্যে রোজার চাহিদা ৮০ হাজার টন। ছোলার বার্ষিক চাহিদা প্রায় দেড় লাখ টন। এর মধ্যে রোজার চাহিদা ৮০ থেকে ৯০ হাজার টন। পেঁয়াজের বার্ষিক চাহিদা ২৫ লাখ টন। এর মধ্যে রোজার চাহিদা ৫ লাখ টন।খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজার ভোগ্যপণ্যের বাজার বাড়তি মূল্যে স্থিতিশীল রয়েছে। গত এক মাস যাবত ছোলা মসুর ডাল চিনি ও ভোজ্য তেলের মধ্যে ছোলা ছাড়া বাকি পণ্যের দাম কয়েক দফায় বেড়েছে। বিশেষ করে ভোজ্য তেলের দাম বেশি বেড়েছে। দেশের শীর্ষ স্থানীয় ভোগ্যপণ্য আমদানিকারক আবুল বশর চৌধুরী ইত্তেফাককে বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেল চিনি মসুর ডাল ও মটর ডালের দাম টনে ২৫০ থেকে ৫০০ ডলার বাড়তি। ফলে দেশীয় বাজারে সামনে তার প্রভাব পড়তে পারে। ছোলার দাম বাড়বে না। তবে পণ্য প্রচুর আমদানি হচ্ছে। বাজারে চাহিদার ঘাটতি হবে না। টিসিবি স্থানীয় বাজার থেকে সংগ্রহ না করে সরাসরি আমদানি করলে বাজারে ঊর্ধ্বমুখী নিয়ন্ত্রণ সহজ হতো। ডালজাতীয় পণ্য আমদানিকারক আশুতোষ মজুমদার বলেন ছোলা পাইকারি বাজারে কেজি ৫০৫২ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। ছোলা এরই মধ্যে প্রচুর আমদানি হয়েছে এবং আরো পাইপলাইনে রয়েছে। আমার ১ হাজার টন ছোলা পাঁচসাত দিনের মধ্যে দেশে পৌঁছবে। অন্য আমদানিকারকদের পাইপলাইনে রয়েছে। তবে মসুর ও মটর ডালের আমদানি খরচ বেশি পড়ছে। তাই এই দুটি পণ্যের দাম সামনে কিছুটা বাড়তে পারে। তবে খুচরা বাজার নিয়ন্ত্রণ জরুরি হয়ে পড়েছে। পাইকারি বাজারের চেয়ে খুচরা বাজারে দ্বিগুণ বেশি দামে পণ্য বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে চিনি কেজি ৬৬৬৭ টাকা ছোলা কেজি ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।ভোজ্য তেল নিয়ে সরকার মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে। এ ব্যাপারে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিত্ সাহা ইত্তেফাককে বলেন আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় রেখে সরকার বাজার মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে। সেই দামে আমরা বিক্রি করছি। ১৫ দিন পর আবার সরকারের সঙ্গে আমরা বসব। ভোজ্য তেল প্রচুর মজুত আছে এবং আমদানিও হচ্ছে। ফলে বাজারে সংকট হবে না।টিসিবি সূত্র জানায় রমজান মাসে যাতে ভোগ্যপণ্যের বাজার বাড়তে না পারে সেই লক্ষ্যে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। আড়াই কোটি লিটার ভোজ্য তেল ৬০০ টন ছোলা ১৭ হাজার টন মসুর ডাল ও ১৩ হাজার টন চিনি কেনার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ডিলারদের মাধ্যমে খোলা বাজারে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। টিসিবি চট্টগ্রাম কার্যালয়ের প্রধান কর্মকর্তা জামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন সরকারিভাবে ছোলা ও মসুর ডাল আমদানি করা হচ্ছে। এরই মধ্যে ৭২০ টন ছোলা বন্দরে পৌঁছেছে। আরো পাইপলাইনে রয়েছে। চিনি ও ভোজ্য তেল স্থানীয় বাজার থেকে সংগ্রহ করা হবে। সামনে খোলা বাজারে ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি বাড়ানো হবে।চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর সঙ্গনিরোধ কেন্দ্রের উপপরিচালক মো. নাছির উদ্দিন ইত্তেফাককে বলেন আমাদের কাছ থেকে এ পর্যন্ত ২৫ হাজার টন ছোলা ৩০ হাজার টন মসুর ডাল ও ১০ হাজার টন খেজুর আমদানির আইপি নিয়েছে ব্যবসায়ীরা। তবে ঢাকায় প্রধান কার্যালয় থেকেও আইপি ইস্যু করা হচ্ছে। বর্তমানে ১ লাখ টন ছোলা বন্দরে খালাসের অপেক্ষায় রয়েছে।পেঁয়াজের বাজার এখন ক্রেতাদের সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। দেশীয় পেঁয়াজ বাজার দখল করে আছে। নতুন করে মেহেরপুর এলাকা পেঁয়াজ বাজারে এসেছে। পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা জানান গত দুইতিন মাস যাবত দেশীয় পেঁয়াজ বাজারে দেদারছে বিক্রি হচ্ছে। মিশরীয় ও তুরস্কের পেঁয়াজও সীমিত পরিমাণে বিক্রি হচ্ছে। দেশীয় পেঁয়াজ পাইকারি বাজারে কেজি ২৮ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে ৪০৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আড়তদার পেঁয়াজ ব্যবসায়ী মো. ইদ্রিস আলী বলেন দেশীয় পেঁয়াজ বাজার দখল করে আছে। দাম বেশি হওয়ায় ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারে আসছে না। টিসিবিও খোলা বাজারে কম দামে পেঁয়াজ বিক্রি করছে। রমজানে দেশীয় পেঁয়াজের সংকট হলে ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারে আসবে। তখন দাম বাড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1567.csv b/Bangla_fin_news_articles/1567.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ca82eba23e4f49a6d79f5c7eeab14af27e7391f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1567.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1567,সাধারণ জনগোষ্ঠীকে ব্যাংকের আওতায় আনছে এজেন্ট ব্যাংকিং,2021-02-27,এম এ মাসুম,এজেন্ট ব্যাংকিং হলো শাখা না খুলে ব্যাংকের তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে সেবা দেওয়ার একটি ব্যবস্থা। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো জামানত তুলনামূলকভাবে কম লাগে। অল্প জায়গায় করা যায় এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের কার্যক্রম পরিচালনা। লোকবলও কম লাগে। মূলত এজেন্ট ব্যাংকিং ধারণার সূত্রপাত ব্রাজিল। দ্রুততম সময়ে এ ব্যাংকিং ধারণা ছড়িয়ে যায় চিলি কলম্বিয়া পেরু ও মেক্সিকোয়। এমনকি কেনিয়াসহ আফ্রিকার দরিদ্র দেশগুলোতে। আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীর দোরগোড়ায় ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দেওয়ার এ সেবা চালু হয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারতেও।আমাদের দেশে যেসব এলাকায় সংশ্লিষ্ট ব্যাংকিংয়ের কোনো শাখা নেই সেখানে এর মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয় এজেন্ট ব্যাংকিং বিশেষ করে স্কুল পথশিশু দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী তৃতীয় লিঙ্গের নাগরিক চর এলাকা ও দ্বীপবাসীর কাছে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য। ফলে সেই নির্দিষ্ট এলাকার মানুষের জন্য বাড়ছে কাজের সুযোগ। বৃদ্ধি পাচ্ছে কর্মসংস্থান কমছে বেকারত্বের হার। গ্রাহকরা তাদের বিমার মেয়াদ পূরণ হলে টাকা যেমন তুলতে পারছেন প্রিমিয়ামের টাকাও জমা দিচ্ছেন। অবসর নেওয়া সরকারি কর্মকর্তাকর্মচারীরা এজেন্ট শাখা থেকে তুলছেন পেনশনের টাকা। শিক্ষকরা প্রতি মাসে তুলছেন বেতন। সুযোগ পেলেই স্কুলকলেজের ছাত্রছাত্রীরা এখানে এসে টাকা জমা করছে। কৃষক থেকে শুরু করে ছোটবড় ব্যবসায়ীরাও এজেন্ট শাখায় হিসাব খুলছেন।এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটে শুধু ডিপোজিট গ্রহণ করাই নয় ঋণ বিতরণ মোবাইল টপআপ বিভিন্ন ইউটিলিটি বিল পরিশোধ রেমিট্যান্সের অর্থ বিতরণ এবং যানবাহনের লাইসেন্স ও ফিটনেস ফি গ্রহণ ইত্যাদি সেবা দেওয়া হয়। এছাড়া এখানে এটিএম থেকে টাকা উত্তোলনে ডেবিট কার্ডের সুবিধাও নিতে পারেন গ্রাহক। রয়েছে ইন্টারনেট ব্যাংকিং সুবিধাও। এসব সুবিধা দিতে প্রতিটি গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট ব্যাংকের কোর ব্যাংকিং সিস্টেমে সংযুক্ত করা হয়। অর্থাত্ এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রাহকরা এজেন্ট পয়েন্টের সেবার পাশাপাশি ব্যাংক শাখা ও এটিএমের সুবিধাও নিতে পারছেন।কোম্পানি আইনের আওতায় অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান আইটিভিত্তিক আর্থিক সেবা দিতে সক্ষম এ রকম প্রতিষ্ঠান বিমা কোম্পানির প্রতিনিধি ফার্মেসির মালিক পেট্রোল পাম্প কিংবা গ্যাস স্টেশনের মালিক মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিনিধি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত অফিস এমআরএর অধীনে অনুমোদন পাওয়া এনজিও কোঅপারেটিভ সোসাইটির অধীনস্ত প্রতিষ্ঠান ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত কুরিয়ার ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্র এজেন্ট হতে পারে। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মোট লেনদেনের ওপর আয় নির্ভর করে। যত বেশি লেনদেন হবে তত বেশি কমিশন পাওয়া যাবে। যত বেশি হিসাব খুলতে পারবেন তত বেশি কমিশন পাবেন। এছাড়া যত বেশি রেমিট্যান্স পেমেন্ট দিতে পারবেন তত বেশি কমিশন পাবেন। বর্তমানে এজেন্ট আউটলেটের সংখ্যা যেমন বাড়ছে তেমনি গ্রাহক ও লেনদেনের পরিমাণও বাড়ছে। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে শুধু হিসাব খোলা ও আমানত সংগ্রহের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয় ঋণ বিতরণের মাধ্যমে আয়উত্সারী কর্মকাণ্ডকে উত্সাহিত করে গ্রামীণ অর্থনীতিকে সচল রাখার ক্ষেত্রে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে।ঘনবসতিপূর্ণ বাংলাদেশের দুইতৃতীয়াংশ মানুষ এখনো ব্যাংকিং সেবার বাইরে। দেশের সুষম ও টেকসই উন্নয়নের প্রয়োজনে ব্যাংকিংয়ের আওতা বহির্ভূত এই বিপুল জনগোষ্ঠী আর্থিক সেবার আওতায় এনে অর্থনৈতিক মূলধারার সঙ্গে সম্পৃক্ত করার কোনো বিকল্প নেই। তদপুরি অর্থনৈতিক উদীয়মান শক্তির দেশ হিসেবে মধ্যম আয়ের দেশ থেকে উন্নত অর্থনীতির মহাসড়কে উঠার পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবেও দেশের সক্ষম সব নাগরিকের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে ব্যাংকিং চ্যানেলে আনা জরুরি। আর সে জন্য প্রয়োজন দেশের সক্ষম সব নাগরিকের ব্যাংক একাউন্ট থাকা।বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী এজেন্ট পয়েন্টগুলোতে এ যাবত্কাল জমা পড়েছে ১০ হাজার কোটির বেশি টাকা। রেমিটেন্স বিতরণ হয়েছে প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। আর ঋণ বিতরণ হয়েছে এসব পয়েন্টের মাধ্যমে এ পর্যন্ত প্রায় ৭২০ কোটি টাকা। দেশে গত সাত বছরে এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট ১৫ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। প্রতিটি আউটলেটে তিন জন করে কর্মী কাজ করছেন। ফলে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবায় প্রায় ৫০ হাজার কর্মসংস্থান হয়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1568.csv b/Bangla_fin_news_articles/1568.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa57872a1117621e82d96c409a6734eb0b363391 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1568.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1568,চামড়া খাতে বছরে ৪২ হাজার কোটি টাকা রপ্তানি সম্ভব,2021-02-27,অর্থনীতি ডেস্ক,বাণিজ্যসচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন বলেছেন চামড়া বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় খাত। আমাদের কাঁচামাল ও দক্ষ জনশক্তি রয়েছে। বিভিন্ন দেশে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের বিপুল চাহিদা রয়েছে। আমাদের সক্ষমতা পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারলে বছরে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ৪২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বেশি চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি করা সম্ভব। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দেশের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য হালকা প্রকৌশল ফুটওয়্যার এবং প্লাস্টিক খাতের রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য ইসিফোরজে নামক একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে।বাণিজ্যসচিব বৃহস্পতিবার ঢাকার একটি হোটেলে এক্সপোর্ট কম্পিটিটিভনেস ফর জব্স ইসিফোরজে প্রকল্পের আওতায় চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য খাতের জন্য অনুষ্ঠিত লিংকেজ ওয়ার্কশপ অন লেদার সেক্টর শীর্ষক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন। তিনি বলেন বাংলাদেশ এলডিসি থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হচ্ছে। এর ফলে বাণিজ্য ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে এ জন্য প্রস্তুতি প্রয়োজন। রপ্তানি বাণিজ্যে দক্ষতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। কর্মশালায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত সচিব রপ্তানি এবং ইসিফোরজে প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. হাফিজুর রহমান। বিষয়ের উপর কীনোট উপস্থাপন করেন মো. মমিনুল আহসান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেনবাংলাদেশ ফিনিস লেদার লেদার গুডস এন্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ মাহিন বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব এবং বিজনেস প্রোমশন কাউন্সিলের সমন্বয়ক মো. আবদুর রহিম।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1569.csv b/Bangla_fin_news_articles/1569.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eabcc4af3b2f0b3d03c9ea3154f67212a39b9a54 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1569.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1569,বন্দরে ফুলচাষে ভাটা,2021-02-27,নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি,বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের একটি গ্রামের নাম সাবদী। এক সময় গ্রামটি ফুলচাষের জন্য ব্যাপক পরিচিতি পায়। সে সময় প্রতি বছর কয়েক কোটি টাকার ফুলের বাণিজ্য হতো এই গ্রামটিকে ঘিরে। ফুলচাষে লাভ দেখে আশপাশের আরও২২টি গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে ফুলচাষের পরিসর। তবে এখন সাবদীসহ আশপাশের গ্রাম সেই পরিচিতি হারাতে বসেছে। কলাগাছিয়া ইউনিয়নের দিঘলদী সাবদী ও মাধবপাশা এলাকায় এ বছর ফুলচাষে বড় ধরনের ধস নেমেছে।জানা গেছে দিঘলদী গ্রামের সুবোধ চন্দ্র হালদার প্রায় ৩৫ বছর আগে বাড়ির পাশের উঁচু জমিতে ফুলের চাষ শুরু করেন। প্রতিদিন অল্পস্বল্প ফুল এনে বিক্রি করতেন নারায়ণগঞ্জ ক্লাবের ফটকে। তিনিই এলাকার বেশ কয়েক জনকে ফুলচাষে উদ্বুদ্ধ করেন। ফুলচাষের মাধ্যমে খেয়েপরে ভালো থাকায় অন্যরাও এগিয়ে আসেন এ ব্যবসায়। এরপর থেকে ফুলের চাষ বেড়ে যায়।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বন্দর উপজেলা কার্যালয়ের সূত্রে জানা গেছে ২০১১ সালে বন্দর উপজেলার ৩৫ হেক্টর জমিতে ফুলের চাষ হয়। ২০১২ সালে ৬০ হেক্টর ২০১৩ সালে ৯৫ ২০১৪ সালে ১২০ এবং ২০১৫ সালে ১৪০ হেক্টর জমিতে ফুলের চাষ হয়। সর্বশেষ ২০১৯ ও ২০২০ সালেও বন্দরে প্রায় ১৫০ হেক্টর জমিতে ফুলের চাষ হয়। তবে এ বছর ফুলচাষ হয়েছে মাত্র ৭০ হেক্টর জমিতে। জানা গেছে কলাগাছিয়া ইউনিয়নের মাধবপাশা সাবদী দিঘলদী নৃশং মোহনপুর কলাবাগ জিওধরা আদমপুর নয়ানগর ও মুকফুলদী এলাকায় ফুলের চাষ অনেক কমে গেছে। একইভাবে কমে গেছে বন্দর ইউনিয়নের চৌধুরীবাড়ী মীরকুন্ডি বাগবাড়ী কুশিয়ারা ও তিনগাঁও মুসাপুরের কুলচরিত্র মিনারবাড়ী ও চর ইসলামপুর ধামগড় ইউনিয়নের নয়ামাটি ও মনারবাড়ী এলাকায়ও। কয়েক জন চাষি জানান বসন্তবরণ বিশ্ব ভালোবাসা ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষাএই তিনটি দিবসকে ফুলের চাহিদার কথা মাথায় রেখে ফুলচাষ করেন উপজেলার চাষিরা। এছাড়াও সারা বছরই ফুলের চাহিদা থাকে গ্রামে। তবে এ বছর আগের মতো ফুলচাষ হয়নি। কারণ সম্পর্কে কৃষি কর্মকর্তা ফারহানা সুলতানা বলেন ধান আলু কিংবা ফলচাষে কৃষকরা নানা সুবিধা পেলেও সরকারের পক্ষ থেকে ফুলচাষিরা তেমন কোনো সুবিধাই পায় না। আমার অফিস থেকে তেমন কিছুই করতে পারিনি।করোনাপরবর্তী সময়ে ২৭ জন ফুলচাষিকে ৩৯ লাখ টাকার প্রণোদনার কৃষিঋণ দেওয়া হয়েছিল কিন্তু বর্ষাকালে জমির পানি নামতে দেরি ও জমিগুলো বালি ভরাট হতে থাকায় এ বছর ফুলের চাষ কম হয়েছে। অনেক চাষি আবার অন্য ফসলের দিকে আগ্রহ বাড়াচ্ছেন। আর যে জমিতে চাষ হয়েছে সেই জমিগুলোতেও দেরি করে গাছ রোপণ করায় ফুল ফুটতে দেরি হচ্ছে। তাই চাষিরা কিছুটা চিন্তিত। তারপরেও আশা করা হচ্ছে এ বছর ফেব্রুয়ারিতে প্রায় এক থেকে দেড় কোটি টাকার ফুল বেচাবিক্রি করতে পারবে কৃষকরা। স্থানীয়রা মনে করছেন একটু সুযোগ আর সরকারের সহযোগিতা পেলে ফুলচাষিরা আবার আগের অবস্থায় ফিরতে পারে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1570.csv b/Bangla_fin_news_articles/1570.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2c13c0de3d364e3e5c7344585673577f1214a1e8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1570.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1570,নিত্যপণ্যের দ্রুত শুল্কায়নের নির্দেশ,2021-02-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য শুল্কায়নের ক্ষেত্রে হয়রানি কিংবা কোনো ধরনের বিলম্ব এড়াতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। গতকাল রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রাজস্ব ভবনে দেশের বিভিন্ন কাস্টম হাউজের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত এক সভায় তিনি এ নির্দেশনা দেন।তিনি বলেন রমজানকে সামনে রেখে নিত্যপণ্য দ্রুত খালাসের লক্ষ্যে নতুন করে কোনো এইচএস কোড পণ্য পরিচিতি নম্বর কিংবা ভ্যালুয়েশনের নামে যাতে ব্যবসায়ীরা হয়রানির শিকার না হন। আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম কমলে এবং ঐ তথ্য যৌক্তিক হলে কর্মকর্তারা যাতে এ বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত দেন। এসব কারণে দেরি হলে অসাধু ব্যবসায়ীরা এ সুযোগে পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিতে পারে।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায় অসাধু ব্যবসায়ীরা এর সুযোগ নিয়ে রোজায় পণ্যমূল্য যেন না বাড়িয়ে দিতে পারে সেজন্য কর্মকর্তাদের এ বিষয়ে আন্তরিক হওয়ার নির্দেশ দেন এনবিআর চেয়ারম্যান। বিশেষত স্বল্প কিংবা শূন্য শুল্কহারের পণ্যের শুল্কায়নসংক্রান্ত সিদ্ধান্ত যাতে দ্রুত দেওয়া হয়। এনবিআরের শুল্ক ও ভ্যাট বিভাগের মাঠ পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত এ সভায় চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের রাজস্ব আদায়ের তথ্যও উপস্থাপন করা হয়।সভায় উপস্থিত এক জন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন আমদানি চালান বিশেষত নিত্যপণ্য দ্রুত খালাসে কাস্টমস বিভাগের যাতে কোনো ধরনের গাফিলতি না থাকে সেজন্য চেয়ারম্যান নির্দেশনা দিয়েছেন। একই সঙ্গে শিল্পের কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রেও যাতে দ্রুত সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়। সূত্র জানায় সভায় গত জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত সাত মাসের রাজস্ব আদায়ের তথ্য উপস্থাপন করা হয়। এতে দেখা যায় আলোচ্য সময়ে রাজস্ব আদায় বেড়েছে গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে সাড়ে ৫ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1571.csv b/Bangla_fin_news_articles/1571.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..06395525e11b20bb7507ed110c25ea1ec451a6d3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1571.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1571,তিন মার্চেন্ট ব্যাংকের আইপিও সুবিধা বন্ধ বাতিল হবে সনদ,2021-02-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তিন মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও কোটা সুবিধা বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বিধিমালা লঙ্ঘনের দায়ে তাদের এই সুবিধা বন্ধ করেছে কমিশন। গত বুধবার ৭৬৩তম কমিশন সভায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।যেসব মার্চেন্ট ব্যাংকের আইপিও কোটা সুবিধা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সেগুলো হচ্ছেবেঙ্গল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড সিএপিএম অ্যাডভাইজরি লিমিটেড এবং পিএলএফএস ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড। এসব মার্চেন্ট ব্যাংকার্স কর্তৃক বিধিমালা লঙ্ঘনের জন্য আইপিও কোটা সুবিধা বন্ধ করেছে বিএসইসি। এদিকে আলোচ্য প্রতিষ্ঠানগুলোতে মূলধন ঘাটতি রয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো ২০২১ সালের ৩০ জুনের মধ্যে মূলধন ঘাটতি পূরণে ব্যর্থ হলে তাদের মার্চেন্ট ব্যাংকার নিবন্ধন সনদ বাতিল করার প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে বিএসইসি সিদ্ধান্ত নিয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1572.csv b/Bangla_fin_news_articles/1572.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7669d8e8c5d394385be662ec498fef133b71cc52 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1572.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1572,গোপালগঞ্জে খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের দাফন সম্পন্ন,2021-02-24,গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি,গোপালগঞ্জে অর্থনীতিবিদ খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। বুধবার ২৪ ফেব্রুয়ারি রাত ৯ টার দিকে শহরের ব্যাংকপাড়ার খোন্দকার মঞ্জিলের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।বাদ এশা রাত সাড়ে ৮ টায় শহরের কোটর্ মসজিদ প্রাঙ্গনে খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের ৪র্থ ও শেষ জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় বিচার বিভাগ পুলিশ ও প্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ অংশ নেন। এর আগে সন্ধ্যা ৬টার দিকে একটি লাশবাহী গাড়িতে করে ঢাকা থেকে খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের মরদেহ গোপালগঞ্জ শহরের ব্যাংকপাড়ার বাসভবনে নিয়ে আসা হলে গোটা এলাকায় শোকাবহ পরিবেশ সৃষ্টি হয়।বাংলাদেশের ব্যাংকিং জগতের দিকপাল ও গোপালগঞ্জের কৃতি সন্তান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ ৮০ করোনায় আক্রান্ত হয়ে বুধবার ভোর পৌনে ৬ টায় ঢাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থান মারা জান। তিনি স্ত্রী১ ছেলে ও ১ মেয়ে রেখে গেছেন।ইত্তেফাকএসসিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1573.csv b/Bangla_fin_news_articles/1573.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f9d0a05e54aff14c32e1a975c585e0e51fa838f7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1573.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1573,বাণিজ্য বাড়াতে বন্দর ও যোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়নে গুরুত্ব ভারতের,2021-02-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য বাড়াতে দেশের স্থলবন্দর ও রেলসহ নৌপথের অবকাঠামো উন্নয়নে গুরুত্ব দিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী। তিনি বেনাপোলসহ স্থলবন্দরগুলোতে ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নের আহ্বান জানিয়ে বলেন এ ধরনের সেবার অনুপস্থিতির কারণে পণ্য পরিবহনে দীর্ঘসূত্রতা হচ্ছে। ফলে ব্যবসায়ের ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে।গতকাল রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ডিসিসিআই কার্যালয়ে সংগঠনটির সভাপতির সঙ্গে সাক্ষাত্কালে তিনি এসব কথা বলেন। পণ্য পরিবহনে রেলপথ ব্যয় সাশ্রয়ী হওয়ায় উভয় দেশের পণ্য আমদানিরপ্তানিতে রেলপথের ব্যবহার বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দিয়ে তিনি এ লক্ষ্যে বাংলাদেশের রেল ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বাড়ানোর আহ্বান জানান। পাশাপাশি সিরাজগঞ্জে রেলওয়ের একটি কনটেইনার ডিপো স্থাপন বিদ্যমান নৌপথের বেশকিছু জায়গায় নাব্য বাড়াতে ড্রেজিং করা ও নীতিমালা সংস্কারে গুরুত্ব দেন। এ সময় উভয় দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর সম্ভাবনা কাজে ব্যবসায়ীদের একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন বাংলাদেশে উত্পাদিত ভোজ্য তেল অথবা আমদানিকৃত ভোজ্য তেলের অন্তত ২০ শতাংশ মূল্য সংযোজন করা সম্ভব হলে তা ভারতে রপ্তানি করতে বাধা নেই। তিনি বলেন এছাড়া ভারতে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে বিএসটিআইর সনদেও সত্যায়ন যেন ভারতে গ্রহণযোগ্য হয় তা নিয়ে ভারত সরকার কাজ করছে। এ বিষয়ে ইতিবাচক ফল পাওয়া যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। সমুদ্রপথে বাংলাদেশ থেকে দিল্লিতে পণ্য পরিবহনের খরচ কমিয়ে আনতে দুই দেশের ব্যবসায়ীদের নিজ নিজ দেশের সরকারের সঙ্গে আলোচনার পরামর্শও দেন ভারতের হাইকমিশনার। ডিসিসিআই সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন এছাড়া ভারত সরকারের চালুকৃত কাস্টমস রুলস ২০২০ আইনের কারণে সাফটা ও আপটাএর আওতায় ভারতের বাজারে বাংলাদেশের পণ্য প্রবেশাধিকারের ক্ষেত্রে শুল্কমুক্তসুবিধা গ্রহণে সমস্যা হচ্ছে। বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানান। এছাড়া ভারতের দিল্লিতে বাংলাদেশের রপ্তানিমুখী পণ্য সমুদ্রপথে পরিবহনের ব্যয় বেশি হওয়াসহ বেশকিছু ইস্যু তুলে ধরে তা সমাধানে গুরুত্ব দেন তিনি।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1574.csv b/Bangla_fin_news_articles/1574.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d33895d90086a328d88156c2e35942812ad6209a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1574.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1574,করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত পুরো অর্থনীতি সুবিধা কেবল রপ্তানি খাতের জন্য,2021-02-24,রিয়াদ হোসেন,করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় রপ্তানি খাতের শিল্পের বেতনভাতা পরিশোধের জন্য সরকারের দেওয়া প্রণোদনার আওতায় ঋণ পরিশোধের লক্ষ্যে গ্রেস পিরিয়ড আরো ছয় মাস বাড়াতে যাচ্ছে সরকার।আগামী মার্চ থেকে পরবর্তী ছয় মাস রপ্তানি খাতের জন্য দেওয়া সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে হবে না। এর আগে ঋণ দেওয়ার পর শুরুতে ছয় মাস সময় দেওয়া হয়েছিল। এ নিয়ে ঋণের কিস্তি পরিশোধে এক বছরের গ্রেস পিরিয়ড বা মোরাটরিয়াম পাচ্ছে রপ্তানি খাত। পরবর্তী ১৮ মাসের মধ্যে পুরো অর্থ পরিশোধ করতে হবে।সেই হিসেবে সরকারের দেওয়া দুই বছরের মধ্যে ঋণ পরিশোধের সময়সীমাও আরো ছয় মাস বাড়ল। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের এ সিদ্ধান্তকে ব্যবসায়ীরা স্বাগত জানালেও রপ্তানির বাইরে অন্যান্য খাত এ সুবিধার বাইরে থাকায় হতাশাও প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন রপ্তানি খাত বরং সম্প্রতি কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু স্থানীয় শিল্পোদ্যোগ ও ব্যবসা সেভাবে এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। এ সুবিধা বরং তাদেরই বেশি প্রয়োজন। অন্যদিকে অর্থনীতিবিদদের অনেকেই সরকারের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে তারাও বাস্তবতা বিবেচনায় রপ্তানির বাইরে স্থানীয় শিল্পোদ্যোক্তা ব্যবসায়ী বিশেষত ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের জন্য প্রণোদনার আওতায় এ সুবিধা দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। কেবল অর্থনীতিবিদ নন খোদ রপ্তানিকারকদের প্রতিনিধিরাও অন্যান্য খাতের জন্য এ সুবিধা দেওয়া যৌক্তিক বলে মত দিয়েছেন।করোনা ভাইরাসের প্রকোপ শুরু হওয়ার পর সরকার গত বছরের এপ্রিলে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে। শুরুতে দুই শতাংশ চার্জে তৈরি পোশাক খাতের কারখানার শ্রমিকদের বেতনভাতা পরিশোধের জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনার ঘোষণা দেওয়া হয়। এরপর এই ঋণ আরো বাড়িয়ে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত করা হয়। তবে এর মধ্যেই অন্যান্য খাতের জন্য বড় অঙ্কের প্রণোদনাও ঘোষণা করা হয়।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবমিলিয়ে ১ লাখ ২১ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেন। এর মধ্যে বড় প্যাকেজ হলো ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প ও সেবা খাতের জন্য। প্রথমে এ খাতের ঋণের আকার ৩০ হাজার কোটি টাকা হলেও পরে বাড়িয়ে ৪০ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে। এর বাইরে দেশি ও বিদেশি কোম্পানিগুলোর জন্য ৭ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়। এছাড়া গত মাসে করোনা মহামারির প্রভাব মোকাবিলায় দেশের কুটির ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতের পাশাপাশি গ্রামীণ অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে সরকার নতুন করে ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকা প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। সর্বশেষ বরাদ্দ দেওয়া দেড় হাজার কোটি টাকাসহ এসএমই খাতের জন্য বরাদ্দ ২১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে এসএমই খাতে বিতরণ হয়েছে এক চতুর্থাংশের মতো। সবমিলিয়ে বরাদ্দকৃত প্রণোদনার ঋণ বিতরণ হয়েছে ৫৫ শতাংশের কিছু বেশি। রপ্তানি খাতের উদ্যোক্তারা দীর্ঘদিন থেকেই ঋণ পরিশোধের সময় বাড়ানো ও ঋণের কিস্তি পরিশোধে আরো এক বছর পিছিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছিলেন। ইস্যুটি নিয়ে দেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি খাত তৈরি পোশাক খাতের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ অর্থ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট বিভাগে একাধিকবার চিঠিও পাঠায়। সর্বশেষ বিজিএমইএর সাবেক দুই সভাপতির নেতৃত্বে তিন উদ্যোক্তা গত সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত্ করে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সবুজ সংকেত পান।এরপর গতকাল ছয় মাস কিস্তি পরিশোধ পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল অর্থমন্ত্রণালয়। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংককে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানানো হয়। এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম। তবে তিনি বলেন যেহেতু করোনায় অন্যরাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং সংকট এখনো শেষ হয়নি সেজন্য এ সুবিধা অন্যদেরও দেওয়ার উচিত।ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ডিসিসিআই সভাপতি রিজওয়ান রাহমান ইত্তেফাককে বলেন রপ্তানি খাত সুবিধা পাক। কিন্তু দেশের অর্থনীতির ৮৫ শতাংশই হোম গ্রোন। ফলে অবশ্যই এ সুবিধা তাদের পাওয়া উচিত। তিনি বলেন প্রতি ১০ জনে সাত জনের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাত সিএমএসএমই। এই করোনার সময়ে তারা বেশি সংকটে। তাদেরই এ ধরনের সুবিধা দরকার আগে। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম মনে করেন রপ্তানিকারকদের পরিচালন মূলধনের জন্য সরকারের দেওয়া ঋণ পরিশোধের সময় বাড়ানো সংক্রান্ত এ সুবিধা যৌক্তিক। তবে অন্যান্য খাতের জন্য ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল হিসেবে দেওয়া ঋণ এ ধরনের সুবিধার বাইরে থাকলে তাদেরও এ সুবিধা দেওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি।এদিকে প্রণোদনা ঘোষণা হলেও ঐ ঋণ পাওয়া নিয়ে বিস্তর আলোচনাসমালোচনা রয়েছে। অভিযোগ রয়েছে ব্যাংক গ্রাহক সম্পর্কে ভিত্তিতে প্রণোদনার অর্থ দেওয়ার শর্ত দেওয়ায় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কিংবা মাঝারি খাতের উদ্যোক্তাদের বেশির ভাগই এ সুবিধা পাননি। এসএমই উদ্যোক্তা ও এসএমই ফাউন্ডেশনের পরিচালক রাশেদুল করিম মুন্না ইত্তেফাককে বলেন সরকার প্রণোদনার সুবিধা দিলেও ব্যাংকগুলোর বিভিন্ন শর্তের কারণে ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের বেশির ভাগ উদ্যোক্তা এ সুবিধা নিতে পারেনি। অথচ তাদের দরকার ছিল বেশি।ডিসিসিআই সভাপতি বলেন যারা বাস্তবায়ন করছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচিত তাদের ওপর চাপ তৈরি করা তারা টাকা দিচ্ছে কি না। যারা পাচ্ছে তাদের মধ্যে কত শতাংশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উদ্যোক্তাতাও দেখা দরকার। এক্ষেত্রে ব্যাংকের বাইরে এনজিওগুলোকেও সম্পৃক্ত করা এবং এসএমই খাত থেকে মাঝারি শিল্পকে আলাদা করার পক্ষেও মত দেন তিনি।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1575.csv b/Bangla_fin_news_articles/1575.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7f47293c5ef0f3c7723b4273ea29ffb7ce2b911a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1575.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1575,চট্টগ্রাম বন্দরে শ্রমিক মজুরি নিয়ে জটিলতা,2021-02-24,চট্টগ্রাম অফিস,চট্টগ্রাম বন্দরে আসা খোলা পণ্যবাহী জাহাজের ব্রেকবাল্ক শিপ এবং কন্টেইনারবাহী জাহাজের পণ্য হ্যান্ডলিংয়ে শ্রমিক মজুরি বা অনবোর্ড অপারেশন বিল প্রশ্নে বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন স্বচ্ছতা দাবি করেছে। এক্ষেত্রে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজে আসা খোলা পণ্য এবং কন্টেইনারজাত পণ্য হ্যান্ডলিংয়ে নিয়োজিতদের সংগঠন বার্থ অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন সহযোগিতার পরিবর্তে বিষয়টি এড়িয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করছেন শিপিং এজেন্টরা। অন্যদিকে বার্থ অপারেটরদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে চট্টগ্রাম চেম্বার ও বন্দর কর্তৃপক্ষের মধ্যস্থতায় শিপিং এজেন্ট এবং বার্থ অপারেটরদের মধ্যে ২০১৬ সালে শ্রমিকদের বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট দেওয়ার বিষয়ে চুক্তি হয়। শিপিং এজেন্টরা ২০১৮ সালে এসে চুক্তি অনুসারে ইনক্রিমেন্ট দেবে না বলে জানায়।চট্টগ্রাম বন্দরের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মধ্যস্থতায় গত বছরের ৬ নভেম্বরে শিপিং এজেন্টস এবং বার্থ অপারেটর নেতৃবৃন্দের সম্মতিতে বিষয়টির চূড়ান্ত সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত খোলা পণ্য হ্যান্ডলিং মজুরির ওপর বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট ৯ শতাংশের স্থলে সাড়ে ৫ শতাংশ বলবত্ থাকবেএরকম অন্তর্বর্তীকালীন একটি সিদ্ধান্ত কার্যকর রয়েছে বলে ইত্তেফাককে জানান চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক ট্রাফিক এনামুল করিম।চট্টগ্রাম বন্দর বার্থ অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফজলে ইকরাম চৌধুরী ইত্তেফাককে বলেন শ্রমিকদের বিদ্যমান প্রদেয় মজুরির ওপর ৯ শতাংশ ও ৪ শতাংশ হারে বাত্সরিক ইনক্রিমেন্ট সংযুক্তির বিষয়টি নিয়ে কোনো কোনো মহলের সংশয় নিরসনে চট্টগ্রাম বন্দরে একটি কমিটি হয়েছে বলে শুনেছি। এ কমিটি গত বছর গঠিত হয় বলেও শুনেছি। তবে কমিটি কী করছে না করছে সে সম্পর্কে আমি বিশেষ কিছু জানি না। তিনি বলেন ২০১৬ সালে চট্টগ্রাম চেম্বারের নেতৃবৃন্দ চট্টগ্রাম বন্দরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন এবং চট্টগ্রাম বন্দর বার্থ অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যে একটি চুক্তি হয়েছিল। এখানে ৫ ক্যাটাগরির শ্রমিকরা কাজ করে। বছরে তাদের মজুরির ওপর ১০ শতাংশ হারে ইনক্রিমেন্ট হতো। কিন্তু ২০১৮ সালে এসে শিপিং এজেন্টরা এই হারে ইনক্রিমেন্ট দেবে না বলে জানায়। এ নিয়ে অনেকগুলো বৈঠক হয়। পরে বন্দর কর্তৃপক্ষ জাহাজ থেকে বাল্ক বা খোলা পণ্য হ্যান্ডলিংয়ে ৯ শতাংশ এবং কন্টেইনারজাত পণ্য হ্যান্ডলিংয়ে ৪ শতাংশ ইনক্রিমেন্ট মূল মজুরির ওপর ধার্য করে। তিনি বলেন শিপিং এজেন্টদের অনেকেই এ হারে ইনক্রিমেন্ট দিচ্ছে।বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মোহাম্মদ আরিফ ইত্তেফাককে বলেন বার্থ অপারেটরদের কস্টিং বের করে তারা শ্রমিকদের কতো মজুরি দিচ্ছে তা জানিয়ে দিলে শিপিং এজেন্টরা নির্ধারিত ইনক্রিমেন্ট আপত্তি ছাড়াই দেবে।তিনি আরওবলেন শিপিং এজেন্ট কর্তৃক প্রদেয় অন বোর্ড অপারেশনের বিপরীতে খোলা পণ্যবাহী জাহাজের শ্রমিকরা বর্তমান মজুরির ওপর ৯ শতাংশ হারে এবং কন্টেইনার হ্যান্ডলিং মজুরির ওপর ৪ শতাংশ হারে প্রতি বছর মজুরি বৃদ্ধির জন্য পরিচালক পরিবহন ট্রাফিক অনবোর্ড অপারেশনের জন্য বার্থ অপারেটরটার্মিনাল অপারেটরদের বিল পরিশোধের দপ্তরাদেশ জারি করেন। যদি শ্রমিকদের প্রকৃত মজুরির ওপর এই হারে মজুরি বৃদ্ধি করা হয় তাতে শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু সমস্যা হলো শ্রমিকদের নামে অধিক মুনাফা তুলে নিয়ে যাচ্ছে অপারেটররা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1576.csv b/Bangla_fin_news_articles/1576.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..98e3e7bef9c77ce56a7d0d2e6654f2d8c54729e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1576.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1576,ঋণ দেওয়ার শর্ত শিথিল করলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2021-02-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় আইসিআরআর নীতিমালা শিথিল করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে ঋণ পেতে আগে যেখানে ৬০ নম্বর পেতে হতো এখন সেখানে পরিমাণ ও গুণগত মান বিবেচনায় ৫৫ নম্বর পেলেই গ্রাহকরা ঋণ পাবেন। গতকাল এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ।প্রজ্ঞাপনে বলা হয় অর্থনীতিতে কোভিড১৯এর নেতিবাচক প্রভাব বিবেচনায় ঋণ গ্রহীতার ওপর এর প্রভাব সহনীয় মাত্রায় রাখার লক্ষ্যে ২০২১ সালে গ্রাহকের ক্রেডিট রিস্ক রেটিং সম্পাদনে ২০২০ এবং ২০১৯ সালের মধ্যে যে কোনো এক সালের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী বিবেচনায় নেওয়া যাবে। পাশাপাশি আইসিআরআর বিবেচনায় ৭৫এর বেশি পেলে চমত্কার ৬৫এর বেশি এবং ৭৫র কম নম্বর পেলে ভালো ৫৫এর বেশি এবং ৬৫এর কম পেলে প্রান্তিক এবং ৫৫এর নিচে নম্বর পেলে অগ্রহণযোগ্য রেটিং দেওয়া হবে। তবে কোনো গ্রাহক গুণগত রেটিংয়ে যত নম্বরই পাক না কেন পরিমাণগত রেটিংয়ে ৫০ শতাংশ নম্বর না পেলে তাকে অগ্রহণযোগ্য রেটিং দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত দেশের ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণ উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছার প্রেক্ষাপটে ২০১৯ সালের ১৭ জানুয়ারি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট বিআইবিএম মিলনায়তনে ঋণের ঝুঁকি পরিমাপের নতুন নীতিমালা উদ্বোধন করেন গভর্নর ফজলে কবির। ইন্টারনাল ক্রেডিট রিস্ক রেটিং আইসিআরআর নামের এই নীতিমালায় ঋণের পরিমাণ ও গুণগত উভয় ধরনের সক্ষমতার মূল্যায়ন শর্ত রাখা হয়। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী এ শর্তগুলো পূরণ না করেও ঋণ পাবেন গ্রাহক।মূল্যায়নের ভিত্তিতে গ্রাহককে চার শ্রেণিতে বিভাজন করবে ব্যাংকগুলো। কোনো গ্রাহক চমত্কার এক্সিলেন্ট বা ভালো গুড রেটিং পেলে ব্যাংক তাকে অর্থায়ন করতে পারবে। প্রান্তিক মার্জিনাল রেটিংধারী গ্রাহককে পুরোনো ঋণ নবায়ন বা নতুন করে ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তবে অগ্রহণযোগ্য রেটিংধারীকে কোনো পরিস্থিতিতেই নতুন ঋণ দিতে পারবে না ব্যাংকগুলো যদি না আগের ঋণ শতভাগ নগদ পরিশোধ হয় অথবা জামানত দিয়ে ঋণটি আচ্ছাদন করা হয়। অগ্রহণযোগ্য আনএকসেপ্টেবল রেটিংভুক্ত গ্রাহকের আগের ঋণ সর্বোচ্চ দুই বার নবায়ন বা বর্ধিত করা যাবে।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1577.csv b/Bangla_fin_news_articles/1577.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7920ea33846246831b321d0bd273f32866f3cce9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1577.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1577,খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ আর নেই,2021-02-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর ও খ্যাতিমান ব্যাংকার খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ আর নেই। আজ বুধবার ২৪ ফেব্রুয়ারি ভোর ৫টা ৪৫ মিনিটেবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বিএসএমএমইউ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের ছেলে খোন্দকার সাঈদ বলেন বাবা ভোর ৫টা ৪৫ মিনিটে পিজি হাসপাতালের আইসিইউতে মারা গেছেন। সকাল ১১টায় সেগুনবাগিচার কচিকাঁচার মেলায় রাখা হবে তার মরদেহ। পরে বাদ জোহর বায়তুল মোকাররম মসজিদে জানাজা শেষে গোপালগঞ্জ সদরে দাফন করা হবে। খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ করোনায় আক্রান্ত হয়ে চলতি মাসের শুরুতে শ্যামলীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। এরপর তার শারীরিক অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে থাকে। পরে ২১ ফেব্রুয়ারি তাকে আরও উন্নত চিকিৎসার জন্য বিএসএমএমইউতে স্থানান্তর করা হয়। এরপর আর স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরেননি তিনি।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1578.csv b/Bangla_fin_news_articles/1578.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eb98070d79b91d88b1a0ebc543130a10d45e0904 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1578.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1578,‘নগদ’ অ্যাকাউন্ট খোলার নতুন রেকর্ড,2021-02-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ডাক বিভাগের ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদএ বাড়ছে গ্রাহক সংখ্যা। প্রতিদিন প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার নতুন গ্রাহক এখন নগদএর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন মোবাইল ফোনের মাধ্যমে।গত দুই সপ্তাহে রেকর্ড পরিমাণ নতুন গ্রাহক পেয়েছে নগদ।১৬৭ ডায়াল করে পিন সেট করে অ্যাকাউন্ট খোলার প্রযুক্তি চালু করার পর থেকেই নতুন নতুন গ্রাহক নগদএর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন। তাছাড়া অ্যাপের মাধ্যমেও জাতীয় পরিচয়পত্রের ভ্যারিফিকেশন করিয়ে গ্রাহকেরা চাহিবামাত্র নগদ অ্যাকাউন্ট খুলছেন। নগদএর উদ্ভাবিত এই প্রযুক্তি ইতোমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও সাড়া ফেলেছে। এছাড়া গুগল প্লে স্টোরে নগদ অ্যাপ এখন বাংলাদেশের মধ্যে টপ চার্টে অবস্থান করছে।গত দুই সপ্তাহে গড়ে প্রতিদিন দেড় লাখ নতুন গ্রাহক পেয়েছে নগদ। ফলে নগদএর কার্যকর গ্রাহক সংখ্যা এখন তিন কোটি ছাড়িয়ে গেছে যা দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বৃদ্ধিতে বড় ধরনের অগ্রগতি। নগদএর অভাবনীয় সাফল্য সম্পর্কে নগদএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন শুরু থেকেই আমরা চেয়েছি খুব সহজে সারাদেশের মানুষের কাছে নগদকে পৌঁছে দিতে। এক্ষেত্রে এক দিকে আমরা যেমন খরচ কমিয়েছি অন্যদিকে আবার প্রযুক্তির মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খোলার প্রক্রিয়াকে সহজীকরণ করেছি। আমাদের মূল চাওয়া আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে নগদ দেশের মানুষকে এমন একটি প্ল্যাটফর্ম দেবে যার মাধ্যমে তারা আর্থিক লেনদেনের স্বাধীনতা পাবে। ইতোমধ্যে আমরা আমাদের চেষ্টার ফল দেখতে শুরু করেছি। আশা করি অল্প সময়ের মধ্যে আমরা দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় এমএফএস অপারেটর হিসেবে পরিণত হব।গ্রাহক সংখ্যার বিবেচনায় বর্তমানে নগদএর মার্কেট শেয়ার ৩০ শতাংশ যা চলতি বছরের মধ্যেই ৫০ শতাংশে উন্নীত করার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে অপারেটরটি।ইত্তেফাকএসসিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1579.csv b/Bangla_fin_news_articles/1579.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..67cad2682f1b1f940769260f275dcfafc50a89c0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1579.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1579,টিসিবির ট্রাক থেকে পেঁয়াজ না কিনলে মিলবে না অন্য পণ্য,2021-02-23,শফিকুল ইসলাম,স্বল্প আয়ের মানুষদের সুবিধার্থে সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি দেশের বিভিন্ন স্থানে পণ্য বিক্রি শুরু করে। যেখানে বাজার মূল্যের চেয়ে কম দামে পণ্য বিক্রি করা হয়। কিন্তু সরেজমিনে দেখা যায় কোনো ক্রেতা ইচ্ছে করলেই টিসিবি থেকে তার প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারছেন না। টিসিবি থেকে পণ্য কিনতে হলে সাথে অবশ্যই পাঁচ থেকে দশ কেজি পেঁয়াজ নিতে হচ্ছে। যা অনেকেরই প্রয়োজন না থাকায় এই বিপণন সংস্থা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন।টিসিবির দেওয়া পণ্য বাজার নিয়ন্ত্রণের কার্যকরী ভূমিকা রাখার কথা থাকলেও এটা যেন এখন সাধারণ মানুষদের কাছে গলার কাটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে ছোট পরিবারের জন্য এখন যেন টিসিবি পণ্য কেনা সম্ভবই হচ্ছে না। কারণ এখান থেকে কোনো পণ্য কিনতে হলে ৫১০ কেজি পেঁয়াজ নিতেই হবে। যা দীর্ঘদিন ঘরে রেখে খাওয়া সম্ভব না। এতে একদিকে যেমন স্বল্প আয়ের মানুষদের তেমন কোনো উপকার হচ্ছে না অন্যদিকে বিফলে যাচ্ছে সরকারের এই মহৎ উদ্যোগ। পেঁয়াজের ঝাঁজ নিয়ে সরকারকে অনেক সময়ই সমালোচনায় পড়তে হয়। এক কেজি পেঁয়াজ কিনতে তিনশো টাকাও গুনতে হয়েছে। সেই পেঁয়াজই এখন সরকারের গলার কাটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন দেশে পেঁয়াজের মৌসুম শুরু হওয়ায় ৩০০ টাকার পেঁয়াজ নেমে এসেছে ২৫৩০ টাকায়। আর আমদানিকৃত পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৫২০ টাকায়। ফলে এখন আর ক্রেতাদের টিসিবির পেঁয়াজে আগ্রহ নেই।পেঁয়াজের বিক্রি বাড়াতে টিসিবি তাদের সয়াবিন তেল চিনি মসুর ডালের সঙ্গে পেঁয়াজ বিক্রি অঘোষিত ভাবে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এতে করে আরো টিসিবির পণ্য থেকেই মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন ক্রেতারা। দিন শেষে অনেক ডিলারের কাছেই অবিক্রীত অবস্থায় অনেক পণ্যই থেকে যাচ্ছে।এ প্রসঙ্গে টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন বাজারে পেঁয়াজের অস্থিরতা ঠেকাতে টিসিবি ১ লাখ ২০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির চুক্তি করেছিলো। যার বেশির ভাগ বিক্রি হলেও ২০ হাজার টনের মতো এখনো আছে। আশা করছি মার্চের মধ্যেই এই পেঁয়াজ বিক্রি হয়ে যাবে।অন্য কোন পণ্যের সঙ্গে পেঁয়াজ কেনার কোনো বাধ্যবাধকতা আছে কিনা জানতে চাইলে হুমায়ুন কবির বলেন এই ধরনের কোনো নিয়ম আমরা কখনও করি নাই। ডিলাররা হয়তো তাদের ব্যবসার সুবিধার্থে এই নিয়ম চালু করেছে। তবে ৫ বা ১০ কেজি পেঁয়াজ কিনতেই হবে এটাও মানতে রাজি নয় টিসিবির এই মুখপাত্র।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1580.csv b/Bangla_fin_news_articles/1580.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..15309442c15474283d8db8188b176ba97bf3ade7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1580.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1580,করোনায় বেসরকারি খাতের করুণ দশা,2021-02-23,সাইদুল ইসলাম,করোনা মহামারির কারণে বিশ্বব্যাপী যে মহামন্দা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তাতে বেসরকারি খাতে ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বিশ্বের এমন কোনো কোম্পানি নেই যাতে এই মহামারির আঁচড় পড়েনি। যেসব কোম্পানি পণ্য উৎপাদন করে তাদের বিক্রি ২৭ শতাংশ কমে গেছে। এছাড়া এক চতুর্থাংশ কোম্পানির পণ্য বিক্রি অর্ধেকে নেমে এসেছে।মহামারির মধ্যে বিশ্বব্যাংক সারা বিশ্বের কোম্পানিগুলোর ওপর জরিপ চালিয়ে এ তথ্য পেয়েছে। মোট ৬০টি দেশের ১ লাখ ২০ হাজার কোম্পানির ওপর এ জরিপ চালানো হয়েছে। ব্যবসায় মন্দার ধাক্কা লাগার সঙ্গে সঙ্গে তার প্রভাব পড়েছে এ খাতের কর্মীদের ওপর। বিশ্বব্যাংক বলছে এ সময়ে কর্মীদের আয়ও কমেছে। ৬৫ শতাংশ কোম্পানি কর্মীদের শ্রমঘণ্টা কমিয়ে দিয়েছে। ১১ শতাংশ কোম্পানি তাদের কর্মীদের বিনা বেতনে ছুটি দিয়েছে। বাংলাদেশের উদ্যোক্তারা এমনতর পরিস্থিতিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের দিকে নজর দিতে সরকারকে পরামর্শ দিয়েছেন। বিশ্বব্যাংক জরিপ চালিয়ে দেখেছে যে করোনা ভাইরাস মহামারির কারণে উন্নয়নশীল দেশগুলোর ছোট ছোট প্রতিষ্ঠানগুলো বেশ সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। মূল্যস্ফীতি ঋণের দুষ্প্রাপ্যতা এবং বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ব্যাপক তারতম্যের কারণে সংকট আরও বেশি ঘনীভূত হয়েছে। মাত্র কয়েকটি কোম্পানি জানিয়েছে বছর ধরে চলমান কোভিড পরিস্থিতিতে তাদের বিক্রি ঠিকঠাক ছিল। ২৫ শতাংশ কোম্পানি জানিয়েছে এক বছরের ব্যবধানে তাদের বিক্রি ৭২ শতাংশ কমেছে। যেমন পর্যটন খাতের ছোট ছোট কোম্পানিগুলো একেবারে পথে বসেছে। বিশ্বব্যাপী বিমান চলাচল বন্ধ থাকার কারণে দেশগুলোর মধ্যে আন্তঃপর্যটন ব্যবসায় একেবারে ধস নেমেছে।তবে কোভিডকালীন অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান তাদের পরিকল্পনা বদল করে সফলও হয়েছে। বিশেষ করে ছোট ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলো অনলাইন বিক্রি বাড়ানোর মাধ্যমে তাদের রাজস্ব বাড়িয়েছে। এক্ষেত্রে খাদ্যপণ্যের বিষয়টি উল্লেখযোগ্য। অনেক প্রতিষ্ঠান উৎপাদিত পণ্যে বৈচিত্র্য আনার মাধ্যমে টিকে থাকার চেষ্টা করেছে। করোনা ভাইরাস থেকে সুরক্ষাসামগ্রী তৈরি এবং রপ্তানির হার বেড়েছে। এছাড়া করোনাকালীন বাসায় বসে কাজ করার হার বেড়ে যাওয়ার কারণে অনেক কোম্পানি এ খাতের পণ্য উত্পাদনের দিকে নজর দিয়েছে। তবে রপ্তানি বাণিজ্যের সঙ্গে যেসব কোম্পানি জড়িত তাদের অসুবিধা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। এদিকে করোনাকালনী ব্যবসার ক্ষেত্রে যেমন প্রভাব পড়েছে সঙ্গে সঙ্গে কোম্পানিতে যারা কাজ করেন তাদের অসুবিধাও হয়েছে বেশি। গত বছরের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ১৫ শতাংশ কোম্পানি কর্মীদের বিদায় করেছে। কিন্তু ২০২০ সালের অক্টোবর থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত কর্মী ছাঁটাই প্রবণতা কমে এসেছে। এ সময়ে কর্মী ছাঁটাইয়ের হার ১১ শতাংশে নেমে এসেছে।ঋণ স্বল্পতার কারণে ছোট কোম্পানিগুলোর অসুবিধা হয়েছে বেশি। এ সময়ে ঋণ না পয়ে অনেক ছোট প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে। এ খাতের ২০ শতাংশের মতো প্রতিষ্ঠান নতুন যন্ত্রপাতি যোগ করে ডিজিটাল প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে ব্যবসা টিকিয়ে রেখেছে।বিশ্বব্যাংকের এ রিপোর্টেও সঙ্গে একমত হয়েছেন শীর্ষ বণিক সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এবং ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্সের আইসিসি ভাইস প্রেসিডেন্ট এ কে আজাদ। তিনি বলেন সরকার যে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে তাতে হয়তো বড় মাপের ব্যবসাগুলো টিকে যাবে। কিন্তু ক্ষুদ্র মাঝারি খাতের শিল্পগুলো বাঁচিয়ে রাখতে সরকারকে মনোযোগ দিতে হবে। তিনি বলেন যেসব ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক ঋণ পাওয়ার যোগ্যতা নেই সেগুলোকে বিশেষ সহায়তা দিলে কর্মসংস্থান বাড়বে। কারণ গত কয়েক বছরে সে অর্থে তেমন কর্মসংস্থান তৈরি হয়নি। এ কে আজাদ বলেন নিয়মিত ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ঋণ দেওয়া না গেলে বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো থেকে বিশেষ ভাবে ঋণ দেওয়া যেতে পারে। এতে করে করোনাকালীন সময়ে যারা চাকরি হারিয়েছে তারা আবারো চাকরি ফেরত পেতে পারে। বিশ্বব্যাংক জরিপের ফলাফল প্রকাশ করার সঙ্গে সঙ্গে মন্দা পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের কিছু পথও বাতলে দিয়েছে। যেহেতু উন্নয়নশীল দেশগুলো করোনা অভিঘাত মোকাবিলায় যথেষ্ট পারংগম নয় সেক্ষেত্রে এ দেশগুলোর ওপর নজর দিতে হবে বেশি। বিশেষ করে কোম্পানিগুলো এবং কর্মীদের বাঁচিয়ে রাখতে ব্যাপক প্রণোদনার ব্যবস্থা করতে হবে। বিশ্বব্যাংকের জরিপে দেখা গেছে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ছোট দেশগুলো প্রণোদনার অর্থ কম পেয়েছে। এসব দেশের মাত্র ১০ শতাংশ কোম্পানি প্রণোদনার অর্থ পেলেও উন্নত দেশগুলোর অর্ধেকেরও বেশি কোম্পানি এ অর্থ পেয়েছে। তবে ছোট ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর সরকারের উচিত হবে অর্থনীতিকে ঠিক রাখতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে সাপোর্ট করা। এক্ষেত্রে কোম্পানির কর্মীদের বিষয়টিও নজরে আনতে হবে। ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1581.csv b/Bangla_fin_news_articles/1581.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1681117e8663d725473a66ede4230f270cff9d4f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1581.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1581,টিসিবির সেই পেঁয়াজ এখন ‘গলার কাঁটা’,2021-02-23,মুন্না রায়হান,স্বল্প আয়ের মানুষের সুবিধার্থে প্রায় দেড় বছর আগে সরকারের বিপণন সংস্থা টিসিবি যখন পেঁয়াজ বিক্রি শুরু করে তখন দেশের খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছিল ২৫০ টাকার উপরে। কোথাও কোথাও তা ৩০০ টাকাও ছাড়িয়ে যায়। সেসময় অস্থির পেঁয়াজের বাজারে টিসিবির ৩৫ টাকা কেজির পেঁয়াজ ছিল ক্রেতাদের কাছে রীতিমতো সোনার হরিণ। কিন্তু বহু কাঙ্ক্ষিত সেই পেঁয়াজ এখন টিসিবির কাছে গলার কাঁটা। না পারছে বিক্রি করতে না পারছে পেঁয়াজ কেনার চুক্তি বাতিল করতে।উল্লেখ্য ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে ভারত তাদের মহারাষ্ট্র কর্ণাটক ও মধ্য প্রদেশসহ পেঁয়াজের বড় সরবরাহকারী রাজ্যগুলোতে বন্যা হওয়ার কারণে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দিলে অস্থির হয়ে উঠে দেশের পেঁয়াজের বাজার। লাগানহীনভাবে বাড়তে থাকে পেঁয়াজের দাম। প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ৩০০ টাকা পর্যন্ত উঠে যায়।এ অবস্থায় মিয়ানমার মিশর ও তুরস্কসহ বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করে বাজার স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করা হয়। পেঁয়াজের আমদানি বাড়াতে ঋণপত্র এলসি খোলার ক্ষেত্রে মার্জিনের হার ন্যূনতম পর্যায়ে রাখার জন্য ব্যাংকগুলোকে পরামর্শ দেওয়া হয়। নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটি আমদানিতে অর্থায়নের সুদ হার সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ বেঁধে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। সেইসঙ্গে টিসিবিও স্বল্প আয়ের মানুষের কথা বিবেচনা করে আন্তর্জাতিক বাজার থেকে পেঁয়াজ আমদানি করে রাজধানীসহ সারা দেশে তা বিক্রি শুরু করে। সে সময় দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ক্রেতারা টিসিবির পেঁয়াজ কিনে। কিন্তু এখন দেশে পেঁয়াজের মৌসুম শুরু হওয়ায় ও সরবরাহ বাড়ায় দেশি পেঁয়াজের কেজি নেমে এসেছে ২৫ টাকায়। আর আমদানিকৃত পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৮ থেকে ২০ টাকায়। ফলে এখন আর ক্রেতাদের আগ্রহ নেই টিসিবির পেঁয়াজে। ৩৫ টাকা কেজির সেই পেঁয়াজের দাম কমিয়ে এখন ১৫ টাকা করা হলেও পাওয়া যাচ্ছে না ক্রেতা।টিসিবির হিসেবেই গত এক বছরের ব্যবধানে দেশি পেঁয়াজের দাম ৬৮ দশমিক ৪২ শতাংশ ও আমদানিকৃত পেঁয়াজের দাম ৮১ দশমিক ৯০ শতাংশ কমেছে। তবে দেড় বছরের ব্যবধানে দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম কমেছে ৩০০ থেকে ৫০০ শতাংশ পর্যন্ত।আটকে গেছে প্রায় ২০ হাজার টন পেঁয়াজঅস্থির সেই পেঁয়াজের বাজারে সরবরাহ বাড়াতে সে সময় টিসিবি নিজে ও বেসরকারি কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ১ লাখ ২০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির চুক্তি করে। ইতিমধ্যে চুক্তিকৃত ১ লাখ টন পেঁয়াজ আমদানি করে দেশের বাজারে ডিলারদের মাধ্যমে বিক্রি করেছে সরকারের এই বিপণন সংস্থাটি। কিন্তু এখন দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম কমে যাওয়ায় তারা আর বাকি ২০ হাজার টন পেঁয়াজ বিক্রি করতে পারছে না।এদিকে পেঁয়াজ বিক্রি করতে না পারায় সংস্থাটি বাজারে তাদের বিক্রীত অন্য পণ্যগুলোর সরবরাহ বাড়াতে পারছে না। বিশেষ করে বর্তমানে ভোজ্য তেলের অস্থির বাজারে তারা সয়াবিনের সরবরাহ বাড়াতে পারছে না।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে পেঁয়াজের বিক্রি বাড়াতে টিসিবি তাদের সয়াবিন তেল চিনি ও মসুর ডালের সঙ্গে পেঁয়াজের বিক্রি অঘোষিতভাবে বাধ্যতামূলক করেছে। কিন্তু তাতেও ক্রেতাদের কাছে থেকে খুব বেশি সাড়া নেই। দিন শেষে অনেক ডিলারের কাছে অবিক্রীত অবস্থায় পেঁয়াজ থেকে যাচ্ছে।টিসিবির ডিলার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি জুয়েল আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন বাজারে নতুন দেশি পেঁয়াজ ওঠায় পণ্যটির চাহিদা কমে গেছে। দিন শেষে অনেক সময় অবিক্রীত থেকে যাচ্ছে এসব পেঁয়াজ। ফলে আমরা অনেকটা বাধ্য হয়ে অবিক্রীত পেঁয়াজ নির্ধারিত দামের চেয়ে কম দামে বিক্রি করছি। কারণ পেঁয়াজ রেখে দিলে নষ্ট হয়ে যাবে।এ প্রসঙ্গে টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির গতকাল ইত্তেফাককে বলেন পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা রোধে সেসময় টিসিবি ১ লাখ ২০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির চুক্তি করেছিল। এর বেশির ভাগ পেঁয়াজ বিক্রি হয়ে গেছে। চুক্তির ১৮ থেকে ২০ হাজার টন পেঁয়াজ এখনো আছে। আশা করছি আগামী মার্চের মধ্যে এই পেঁয়াজ বিক্রি হয়ে যাবে।এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আন্তর্জাতিক বাজার থেকে পেঁয়াজ আমদানির চুক্তি একবার করলে তো আর ফেরত নেওয়ার সুযোগ নেই। টিসিবির এই মুখপাত্র বলেন যদি তখন একসঙ্গে এত বেশি পেঁয়াজ না আনতাম তাহলে এবারও পেঁয়াজের দাম ২০০ টাকা হতো। তিনি বলেন সামনে পবিত্র রমজান। এবার রমজানে আমরা আমাদের বিক্রীত পণ্যের সরবরাহ আগের তুলনায় আরো বাড়াব। সেভাবেই এখন প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1582.csv b/Bangla_fin_news_articles/1582.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..15ce9847f06d11a6ddbebf666d29584187bffda6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1582.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1582,এসকে সুর ও শাহ আলমের ব্যাংক হিসাব তলব,2021-02-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের আলোচিত সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর চৌধুরী ও বর্তমান নির্বাহী পরিচালক ইডি মো. শাহ আলমের ব্যাংক লেনদেনের তথ্য জানতে চেয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর।এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল দেশের সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো চিঠিতে আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে তাদের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে গত ২০১৩ সাল থেকে হওয়া সব ধরনের লেনদেনের তথ্য জানাতে বলেছে।এসকে সুর চৌধুরীর স্ত্রী সুপর্ণা সুর চৌধুরী এবং মো. শাহ আলমের দুই স্ত্রী শাহীন আক্তার শেলী ও নাসরিন বেগম এবং তাদের সন্তানদের ব্যাংক লেনদেনের তথ্যও জানতে চাওয়া হয়েছে। পিপলস লিজিংয়ের অবসায়ন এবং প্রতিষ্ঠানটিতে সাধারণ মানুষের আমানতের বিপুল পরিমাণ অর্থ তছরুপ হওয়ার ঘটনায় আলোচনায় আসেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক এই প্রভাবশালী কর্মকর্তা। পিপলস লিজিংয়ের বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়ে ইতিমধ্যে দেশের বাইরে চলে গেছেন প্রতিষ্ঠানটির সাবেক পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদার পিকে হালদার। ইস্যুটি বর্তমানে দেশব্যাপী ব্যাপক আলোচিত। এ ঘটনায় সম্প্রতি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের দায়িত্ব থেকে শাহ আলমকে সরিয়ে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।এনবিআরের সিআইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আলোচ্য দুই কর্মকর্তাসহ পাঁচজনের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইত্তেফাককে তিনি বলেন পিপলস লিজিং ইস্যুতে তাদের নাম আলোচনায় আসায় তাদের লেনদেনের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। চিঠিতে আলোচ্য ব্যক্তিদের একক বা যৌথ নামে বা আংশিক মালিকানায় পরিচালিত হিসাবের লেনদেন কিংবা সঞ্চয়পত্র শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ সংক্রান্ত তথ্যও জানাতে বলা হয়েছে। এমনকি আগে হিসাব ছিলো কিন্তু এখন বন্ধ রয়েছে এমন ব্যাংক হিসাবের লেনদেনের তথ্যও জানাতে অনুরোধ করা হয়েছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1583.csv b/Bangla_fin_news_articles/1583.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..87f9f9ecbaca448306bde91724b7bdd409bd8a74 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1583.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1583,এক মাসের মধ্যে চালের বাজার স্বাভাবিক হওয়ার সম্ভাবনা আছে বাণিজ্যমন্ত্রী,2021-02-22,স্টাফ রিপোর্টার রংপুর,বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন আগামী এক মাসের মধ্যে চালের বাজার স্বাভাবিক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী এপ্রিল মাসের শুরুতে বোরো ধান উঠবে। এর মধ্যেই আমরা ১০ লাখ টন খাদ্য আমদানির উদ্যোগ নিয়েছি। ইতিমধ্যে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টন খাদ্য এসেছে। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম না কমা পর্যন্ত দেশেও এই পণ্যের দাম কমবে না বলে তিনি জানিয়েছেন।গতকাল রবিবার দুপুর ২টার দিকে রংপুর জেলা পরিষদ চত্বরে নির্মিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। ১০ লাখেরও বেশি টাকা ব্যয়ে আধুনিক নকশা কারুকাজে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালটি নির্মাণ করা হয়েছে।আসন্ন রমজান মাসে খাদ্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণসহ দ্বিগুণ খাদ্য আমদানির জন্য সরকার উদ্যোগ নিয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন টিসিবি বিপুল পরিমাণ খাদ্যপণ্য আমদানির চিন্তা করছে যাতে কোনো অবস্থায় সাধারণ মানুষের কষ্ট না হয়। মন্ত্রী আরো বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে ছয় মাস আগে তেলের দাম ৭০০ ডলার ছিল। এখন তা বেড়ে সাড়ে ১ হাজার ১০০ ডলারে পৌঁছেছে। যার কারণে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও তেলের দাম বেড়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে যদি না কমে তাহলে আমাদের দেশেও কমানো যাবে না। কারণ আমরা ৯০ ভাগ তেলই আমদানি করি। এজন্য টিসিবির মাধ্যমে কম দামে তেল দিতে চাইছি আমরা।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রংপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ছাফিয়া খানম প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুল হুদা জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুত্ফা ডালিয়া রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রাজু মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তুষার কান্তি মণ্ডল জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম প্রমাণিক প্রমুখ।শিল্পকলকারখানা করার জন্য রংপুরে গ্যাস আনার চেষ্টা চলছে জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন প্রধানমন্ত্রী সব সময় রংপুর তথা উত্তরবঙ্গকে বিবেচনায় রেখে উন্নয়ন করছেন। সরকার চেষ্টা করছে রংপুর অঞ্চলে প্রচুর আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ করতে। আগামী এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে বেশ কিছু শিল্পকলকারখানা রংপুরে করা সম্ভব হবে। বিদ্যুত্ খাতে ভর্তুকি দিয়েও আমরা এই অঞ্চলে শিল্পায়ন গড়ে তোলার চেষ্টা করছি।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1584.csv b/Bangla_fin_news_articles/1584.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..84a2dbf758104dba476291bc441ba761d117df86 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1584.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1584,কৃষিঋণ বিতরণ বেড়েছে করোনাতেও বেড়েছে আদায়,2021-02-22,রেজাউল হক কৌশিক,গত অর্থবছরে কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি। মূলত করোনার প্রকোপের কারণেই কৃষিঋণ বিতরণ ব্যাপকহারে কমে যায়। তবে চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে জুলাইজানুয়ারি কৃষিঋণ বিতরণ ব্যাপকহারে বেড়েছে। এ সাত মাসে ১৪ হাজার ১৪৯ কোটি টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করেছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। আগের অর্থবছরের একই সময়ে বিতরণের পরিমাণ ছিল ১৩ হাজার ১০৪ কোটি টাকা। অর্থাতআগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ঋণ বিতরণ বেড়েছে।এদিকে করোনার মধ্যেও কৃষিঋণ আদায় বেড়েছে। এ সময়ে ১৬ হাজার ৫৬ কোটি টাকা আদায় হয়েছে। আগের বছরের স্বাভাবিক পরিস্থিতির মধ্যে আদায় হয়েছিল ১৩ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা। অর্থাত্ আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে গত সাত মাসে ২ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা বেশি আদায় হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে কৃষি খাতে মোট বিতরণ হওয়া ঋণের মধ্যে সরকারি ব্যাংকগুলো ৬ হাজার ৩৮০ কোটি টাকা বিতরণ করেছে। আর ৭ হাজার ৭৬৮ কোটি টাকা বিতরণ করেছে বেসরকারি ও বিদেশি মালিকানার ব্যাংকগুলো।চলতি অর্থবছরে ২০২০২১ ২৬ হাজার ২৯২ কোটি টাকা ঋণ বরাদ্দ রেখেছে ব্যাংকগুলো। যা গত অর্থবছরের চেয়ে ৮ দশমিক ৯৯ শতাংশ বেশি। ঘোষিত লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংক ঋণ বিতরণ করবে ১১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ঋণ দেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে ১৫ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা।করোনার প্রাদুর্ভাবেও সচল ছিল দেশের কৃষি খাতের উত্পাদন। তাই মহামারিতে ঋণ বেশি প্রয়োজন ছিল কৃষকের। কিন্তু ব্যাংকগুলো তাদের সঠিক সময় ঋণ সহায়তা দেয়নি। ফলে প্রথমবারের মতো কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হয়। এরপর সরকারের ঊর্ধ্বতন মহল থেকে শুরু করে বাংলাদেশ ব্যাংকের চাপে ব্যাংকগুলো আবার কৃষিঋণ বিতরণ শুরু করে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী গত অর্থবছরে মোট ৩০ লাখ ৬৬ হাজার ৭৮৬ জন কৃষি ও পল্লিঋণ পেয়েছেন যার মধ্যে ব্যাংকগুলো নিজস্ব নেটওয়ার্ক ও এমএফআই লিংকেজের মাধ্যমে ১৫ লাখ ১৪ হাজার ৩৬৭ জন নারী প্রায় ৮ হাজার ৩৫৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকা কৃষি ও পল্লিঋণ পেয়েছেন। আলোচিত সময়ে ২৩ লাখ ৫৪ হাজার ৮৮৮ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষি বিভিন্ন ব্যাংক থেকে প্রায় ১৬ হাজার ২৫০ কোটি টাকা এবং চর হাওর প্রভৃতি অনগ্রসর এলাকার ৭ হাজার ১৭৯ জন কৃষক প্রায় ২১ কোটি ২১ লাখ টাকা কৃষি ও পল্লিঋণ পেয়েছেন।প্রসঙ্গত করোনা মহামারির সংকটে কৃষি খাতকে সর্বাত্মকভাবে এগিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় কৃষি খাতে চলতি মূলধন সরবরাহের উদ্দেশে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ৫ হাজার কোটি টাকার একটি পুনঃ অর্থায়ন স্কিম পরিচালিত হচ্ছে।কৃষি খাতে স্বল্পসুদে ঋণ বিতরণ বাড়ানোর জন্য আগামী এক বছর সুদ ভর্তুকি দেবে সরকার। শস্য ও ফসল চাষে কৃষক পর্যায়ে গত এপ্রিল থেকে আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত সুদহার চার শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। বাকি ৫ শতাংশ ভর্তুকি দেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রণোদনার এ ঋণ যথাসময়ে বিতরণ না হওয়ায় ব্যাংকগুলোর জন্য বিতরণের সময় বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ ঋণ বিতরণ করতে পারবে ব্যাংকগুলো এ ঋণ বিতরণ করতে পারবে বলে গত মাসে ঘোষণা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আগে এ সময়সীমা ছিল ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1585.csv b/Bangla_fin_news_articles/1585.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a403623b5088b851136baaa09f11ebb6182f92a5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1585.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1585,এলপি গ্যাস কেজিতে বাড়লো ১৭ টাকা সিলিন্ডারে ২৫০ টাকা,2021-02-22,চট্টগ্রাম অফিস,অস্থির এলপি গ্যাসের বাজার। প্রতি কেজিতে বেড়েছে প্রায় ১৭ টাকা। গত দুই মাসে খুচরা বাজারে ৩ দফায় দাম বেড়েছে। এতে বিপাকে পড়েছে এলপিজির গ্রাহকরা। আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্য বৃদ্ধির কথা বলে বেসরকারি কোম্পানিগুলো দেশীয় বাজারে কয়েক গুণ বেশি দাম বাড়িয়েছে। গত ছয় মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টনে ৩৫০ ডলার দাম বেড়েছে বলে দাবি করছে আমদানিকারকরা।তবে বিপিজি সূত্র জানায় আন্তর্জাতিক বাজারে জানুয়ারি মাস থেকে ফেব্রুয়ারিতে প্রতি টনে ৫৫ ডলার দাম বেড়েছে। শুধু এলপি গ্যাসই নয় সিলিন্ডারের দামও বেড়েছে। ৫০০ টাকার খালি সিলিন্ডার ৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।আমদানিকারকরা জানান আন্তর্জাতিক বাজারে অস্বাভাবিক ভাবে এলপিজির দাম বেড়ে গেছে। গত কয়েক মাস যাবত্ আন্তর্জাতিক বাজারে ঊর্ধ্বমুখী ট্রেন্ড অব্যাহত রয়েছে। এতে আমদানিও কিছুটা কম হচ্ছে। জানা যায় মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশে এলপিজি উত্পাদন হয়। মধ্যপ্রাচ্য থেকে এলপিজি থাইল্যান্ড মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে আনা হয়। পরে এসব দেশ থেকে প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা এনে থাকেন।করোনা ভাইরাস শুরু হওয়ার পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যে এলপিজির বাজারে চরম মন্দা শুরু হয়। রপ্তানি কমে যায়। এতে উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়ে। মন্দার কারণে অনেকেই প্ল্যান্ট বন্ধ করে দিয়েছে। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হলেও লোকসানের কারণে অনেক কোম্পানি বন্ধ হয়ে যাওয়া প্ল্যান্ট চালু করতে পারেনি। ফলে বিভিন্ন দেশে এলপিজির চাহিদা বাড়লেও উত্পাদন তুলনামূলক ভাবে বাড়েনি। তাই আমদানি ও খুচরা বাজারে এলপিজির দাম বেড়ে গেছে। এলপিজি ব্যবসায়ী বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালমান বিন হাবিব ইত্তেফাককে বলেন গত ছয় মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি মেট্রিক টনে ৩৫০ ডলার বেড়েছে। দেশীয় বাজারেও চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। বিক্রয়মূল্যের ওপর সরকার ৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপের কারণে এলপিজির বাজারে প্রভাব পড়েছে। গরম কালে ইউরোপীয় দেশগুলোতে চাহিদা কমে যায়। এতে আগামী মার্চ মাসের পর বাজারে এলপিজির দাম আবার কমে যাবে। বাড়তি ভ্যাট আরোপের কারণে সিলিন্ডারের উত্পাদন খরচও বেড়ে গেছে। দেশে গ্যাসের আবাসিক সংযোগ বন্ধ থাকায় এলপি গ্যাসের চাহিদা প্রতিদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আবাসিকে এলপিজি ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় বাজারে চাহিদাও কয়েক গুণ বেড়েছে। শহর ছাড়াও গ্রামে ব্যাপক হারে এলপিজি ব্যবহার হচ্ছে।এলপি গ্যাস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী ফজলুর রহমান খান ইত্তেফাককে বলেন আমাদের সিলেটের কৈলাশটিলার প্ল্যান্ট বন্ধ থাকায় বর্তমানে দৈনিক ৪ হাজার থেকে সাড়ে ৪ হাজার বোতল এলপিজি সরবরাহ দিচ্ছি। প্রতি বোতল ৬০০ টাকা দরেই বিক্রি করা হচ্ছে। আমরা ৭০০ টাকা করার প্রস্তাব করেছি। এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এলপিজি ব্যবসায়ীরা জানান ইতিপূর্বে সিলিন্ডার আমদানি নির্ভর ছিল। তখন ক্রেতাদের বেশি দামে গ্যাস সিলিন্ডার কিনতে হতো। এখন দেশে অনেক সিলিন্ডার তৈরি কারখানা নির্মিত হয়েছে। তারপরও সিলিন্ডারের দাম কমছে না।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1586.csv b/Bangla_fin_news_articles/1586.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1922d244e6ad1639ef88533fc0687372711440d5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1586.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1586,মাতৃভাষা দিবসে ইভ্যালির বাংলা লোগো,2021-02-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবস উপলক্ষ্যে বাংলায় নিজেদের লোগো উন্মোচন করেছে দেশীয় ইকমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালি ডট কম ডট বিডি। মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে আনুষ্ঠানিকভাবে এই লোগো উন্মোচন করে প্রতিষ্ঠানটি।রবিবার ২১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর ধানমন্ডিতে ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল কর্মীদের সাথে নিয়ে এই লোগো উন্মোচন করেন।উন্মোচনের পাশাপাশি নতুন বাংলা লোগো ফেসবুকে ইভ্যালির অফিসিয়াল পেজ ও গ্রুপগুলোতেও প্রোফাইল ও কভার ফটো হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে। একই সাথে প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা নিজেদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতেও নতুন লোগো প্রকাশ করেছেন। এ বিষয়ে ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন বলেন পৃথিবীতে আমরাই একমাত্র জাতি যারা মাতৃভাষার জন্য জীবন বিসর্জন করেছি। কাজেই বাংলা ভাষা আমাদের অহংকার এবং দিবসটি পৃথিবীর সকল বাংলা ভাষাভাষি মানুষের কাছে গৌরবের। একটি প্রযুক্তিভিত্তিক স্টার্টাপ হিসেবে যাত্রা শুরু করা ইভ্যালির আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ও ভার্চুয়াল জগতে পরিচিতির জন্য ইংরেজি লোগোর প্রয়োজন। তবে দেশিয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমরাও দিবসটির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পেরে সত্যিই গর্ববোধ করছি।ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল বলেন ইভ্যালি বিশ্বাস করে কোটি মানুষের ভেতর জেগে থাকা অদম্য সম্ভাবনার উপর ভর করে পৃথিবীর বুকে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম হবে বাংলাদেশ। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন আমাদের অন্তরে বীজ বুনেছিল মায়ের ভাষায় ইচ্ছেমতো কথা বলার স্বাধীনতার বীজ বুনেছিল স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্বাস রেখেছিলেন এদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের উপর। তাঁর নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে দীর্ঘ নয় মাস স্বাধীনতা সংগ্রামের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি শির উঁচু করে শ্রেষ্ঠত্বের পথে এগিয়ে চলা আজকের এই বাংলাদেশ। স্বাধীন দেশের উন্নয়নের পথে গর্বিত অংশীদার হতে পেরে ইভ্যালি গর্বিত। ইভ্যালি শ্রদ্ধা জানায় দেশ গড়ার কারিগর ও স্বপ্নদ্রষ্টা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও এদেশের কোটি মানুষকে যারা নিঃস্বার্থভাবে দেশের জন্য আত্মত্যাগ করেছেন।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1587.csv b/Bangla_fin_news_articles/1587.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..66b270f5fb19049551a1e22c1c8c8f8dbaede9e9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1587.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1587,‘চ্যাম্পিয়ন’ দক্ষিণ এশিয়ার অবস্থা সবচেয়ে খারাপ,2021-02-21,সাইদুল ইসলাম,করোনা মহামারি শুরু হওয়ার আগে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে চ্যাম্পিয়ন হিসেবে উল্লেখ করেছিল। কিন্তু মহামারির মাঝপথে এসে তারাই আবার বলছে চলতি বছর এই অঞ্চল অর্থনীতিতে সবচেয়ে খারাপ করবে। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো দারিদ্র্য বিমোচন এবং অন্যান্য খাতে উন্নয়নের দিকে ভালোভাবেই এগিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু করোনা মহামারির কারনে ঠিক উলটোটাই ঘটছে। সদ্য প্রকাশিত জাতিসংঘের বিশ্ব অর্থনৈতিক অবস্থার ভবিষ্যত্ রিপোর্টে বলা হয়েছে অর্থনীতি যে অবস্থায় পতিত হয়েছে তা থেকে উত্তরণে দেশগুলোকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে।শুধু দক্ষিণ এশিয়া নয় যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ আফ্রিকা ল্যাটিন আমেরিকাসহ সব অঞ্চলের দেশগুলোর অর্থনীতি ধুকছে করোনা মহামারির কারণে। ব্রিটেনের অর্থনীতি গত ৩০০ বছরে এমন খারাপ পরিস্থিতিতে পড়েনি বলে বলা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে কয়েক দফা উদ্ধার পরিকল্পনা ঘোষণা করার পরও শঙ্কা রয়ে গেছে। যেসব দেশে বাংলাদেশের উত্পাদিত পণ্য বিক্রি হয় সেসব দেশের স্টোরগুলো বন্ধ থাকায় খুচরা বিক্রিতে ধস নেমেছে। দেশগুলোতে পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থা একেবারেই ভেঙে পড়েছে। তবে এত কিছুর মধ্যেও বিশ্ব অর্থনীতিতে উদীয়মান শক্তি চীন ভালো করছে।বিশ্বায়নের যুগে বাংলাদেশ বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্গে একেবারেই সম্পর্কযুক্ত। বিশেষ করে রপ্তানি বাণিজ্য মানবসম্পদ রপ্তানি এবং অন্যান্য ইস্যুতে বাংলাদেশকে বহির্বিশ্বের ওপর নির্ভর করতে হয়। কিন্তু এ সময়ের মধ্যে এসে বাংলাদেশের এসব খাতে নাজুক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।বাংলাদেশের অর্থনীতিতে রেমিট্যান্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। করোনা পরিস্থিতির কারণে এ খাতের অবস্থা একবারেই নাজুক। মহামারি শুরুর আগে ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত মোট ১ লাখ ৮১ হাজার ২১৮ জন বাংলাদেশি কর্মী বিদেশে গিয়েছিল। কিন্তু সারা বিশ্বে লকডাউনের কারণে ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে কোনো অভিবাসন হয়নি। আর পহেলা অক্টোবর থেকে ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৪৬৪ জন কর্মী বিদেশে গিয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে করোনার কারণে অভিবাসনের হার চলতি বছরে ৭০ শতাংশ কমে যাবে। বিদেশে কর্মী পাঠানোর হার কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের প্রেরিত আয়ের রেমিট্যান্স পরিমাণও কমেছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ২০২০ সালে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স কমে হয়েছে ১ হাজার ৪০০ কোটি মার্কিন ডলার। এ আয় আগের বছরের তুলনায় ২৫ শতাংশ কম। করোনার কারণে বাংলাদেশের রাজস্ব আদায়ে বড় আকারের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর জানিয়েছে ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে জুলাইডিসেম্বর রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি হয়েছে ৩১ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। অর্থবছর শেষ নাগাদ এই ঘাটতি ৮০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন করোনার কারণে অর্থনীতি প্রায় বসে গিয়েছিল। সেখান থেকে মাঝপথে এসে অর্থনীতিতে কিছটা গতি ফিরেছিল। কিন্তু ব্যক্তি পর্যায়ের আয় কমে আসার সঙ্গে সঙ্গে রাজস্ব আদায়েও তার প্রভাব পড়েছে।এদিকে করোনার ধাক্কা কাটিয়ে মাঝ পথে রপ্তানি আয়ে কিছুটা গতির সঞ্চার হয়। কিন্তু এরপর এ খাতে আবারও নেতিবাচক ধারা তৈরি হয়। সর্বশেষ জানুয়ারি মাসেও রপ্তানি ৫ শতাংশের মতো কমেছে। এছাড়া লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কমেছে প্রায় ১০ শতাংশ। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী গত জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশের রপ্তানি কমেছে ১ হাজার ৫৩৪ কোটি টাকা। রপ্তানিকারকরা বলছেন খুব শিগিগর পরিস্থিতি উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই।জাতিসংঘের রিপোর্টে বলা হয়েছে করোনা শুরুর আগে বাংলাদেশের মতো উঠতি অর্থনীতির দেশগুলো দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ভালোভাবেই এগিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু করোনা শুরুর পর এ উন্নতিতে ভাটা পড়েছে। বিশেষ করে শিক্ষা দারিদ্র্য কমানো জ্বালানি আয় বৈষম্য দূর করা লিংগ বৈষম্য কমিয়ে আনা মৌলিক পয়নিষ্কাশন প্রভৃতি খাতে দেশগুলোর উন্নতি ছিলো চোখে পড়ার মতো। কিন্তু এখন অনেক দেশকে এ খাতে নতুন করে শুরু করতে হবে।দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতি বিশেষ করে বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে কথা বলেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন অন্বেষণের চেয়ারপারসন রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর। তিনি বলেন বিশ্বের অনেক সংস্থা ভারতকে দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার অবস্থা বিচার করে। এটি ঠিক নয় কারন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ভারতের চেয়ে একেবারেই ভিন্ন। এখানকার জনগণের মধ্যে অদ্ভুত অভিযোজন ক্ষমতা আছে। যে কোনো পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৪ থেকে ৫ শতাংশের মতো হতে পারে। কিন্তু এবারের পরিস্থিতি কিছুটা ভিন্ন। তবে তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন অভ্যন্তরীণ শ্রমবাজার এবং অভিবাসীদের শ্রমবাজার ঠিক থাকলে পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। কারণ এদের আয়ের অর্থ দিয়ে ভোগ ব্যবস্থা টিকে আছে। তিতুমীর বলেন বাংলাদেশের অনানুষ্ঠানিক খাতগুলো সবসময় ভালো করে। এ খাতগুলোতে আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া গেলে ঝুঁকি কমবে। তিনি বলেন পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সামনে তিনটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এগুলো হলো করোনার কারনে যেসব নতুন দারিদ্র্য বেড়েছে সেগুলোকে আমলে নিয়ে কাজ করা। সরকারিবেসরকারি বিনিয়োগ বাড়িয়ে নতুন কর্মসংস্থান তৈরি করা এবং সরকারি ব্যয়ের যথোপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিত করা।দক্ষিণ এশিয়া পরিস্থিতি করোনা মহামারির কারণে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো বড় ধরনের সংকটে পতিত হয়েছে বলে জাতিসংঘ তাদের রিপোর্টে উল্লেখ করেছে। ২০২০ সালে এ অঞ্চলের দেশগুলো অর্থনীতিতে সবচেয়ে বাজে পারফরম্যান্স করেছে। ২০২০ সালে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৮ দশমিক ৬ শতাংশ কমে গেছে। অথচ এ সময়ে দেশগুলোতে ৫ দশমিক ১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে বলে প্রাক্কলন করা হয়েছিল। জাতিসংঘের মতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনীতির একটি বড় অংশ নির্ভর করে শ্রমবাজারের ওপর। কিন্তু করোনার কারনে এ খাতটি একেবারেই এলোমেলো হয়ে পড়েছে। অতিরিক্ত মূল্যস্ফীতি দেশগুলোর অর্থনীতিকে ভোগাচ্ছে বেশি। দেশগুলোর অর্থনীতিতে যে সংকট তৈরি হয়েছে তা থেকে সহজে উত্তরণ হবে বলে জাতিসংঘ মনে করছে না। এর কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো রপ্তানি এবং শ্রমবাজারের ওপর সবচেয়ে বেশি নির্ভরশীল। করোনার কারণে মধ্যপ্রাচ্যে শ্রমিকদের কাজ যেমন কমে যাবে সঙ্গে সঙ্গে ইউরোপ এবং যুক্তরাষ্ট্রে দেশগুলোর রপ্তানিও উল্লেখযোগ্য হারে কমবে।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1588.csv b/Bangla_fin_news_articles/1588.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..26660a4422ef7abd8af505909e8cc97dd7d6387c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1588.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1588,সরকারনির্ধারিত দামে মিলছে না ভোজ্য তেল,2021-02-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভোজ্য তেলের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে সরকার তেলের দর নির্ধারণ করে দিলেও তা মানা হচ্ছে না। রাজধানীর কোনো বাজারেই নির্ধারিত দরে ভোজ্য তেল বিক্রি হচ্ছে না।শুক্রবার রাজধানীর কাওরানবাজার ও নিউমার্কেটসহ কয়েকটি বাজারে গিয়ে দেখা যায় প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১১৬ থেকে ১২০ টাকায় ও বোতলজাত সয়াবিন ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ৬৪০ থেকে ৬৫০ টাকায়। প্রতি লিটার সুপার পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১০৭ টাকা।সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশও টিসিবি গতকাল তাদের দৈনন্দিন খুচরা বাজারদরের যে প্রতিবেদন দিয়েছে তাতেও সরকার নির্ধারিত দরে ভোজ্য তেল বিক্রি না হওয়ার বিষয়টি উঠে এসেছে। আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেল সয়াবিন ও পাম অয়েলের সরবরাহ কমএমন অজুহাতে গত প্রায় দুই মাস ধরে অস্থির দেশের ভোজ্য তেলের বাজার। পরে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক বিষয়ক জাতীয় কমিটি ভোজ্য তেলের দর নির্ধারণ করে দেয়। নির্ধারিত দর অনুযায়ী খুচরা বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১১৫ টাকা বোতলজাত সয়াবিন ১৩৫ টাকা পাম অয়েল ১০৪ টাকা ও পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৬৩০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।গতকাল একাধিক খুচরা বিক্রেতা বলেছেন বিভিন্ন কোম্পানি থেকে আমাদের সরকার নির্ধারিত দরে সয়াবিন তেল পাম অয়েল বিক্রির কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। এছাড়া এখন যে সয়াবিন পাম অয়েল বিক্রি করছি তা আগের কেনা। আমরা কম দামে কিনলে কমে বিক্রি করতে পারব। অথচ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক বিষয়ক জাতীয় কমিটির সেই বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি সাংবাদিকদের বলেন এখন থেকে কমিটি নির্ধারিত দরে বাজারে ভোজ্য তেল বিক্রি হবে।গতকাল নিউমার্কেটে বাজার করতে এসে ক্রেতা আনজাম চৌধুরী বলেন সরকার ভোজ্য তেলের দর নির্ধারণ করে দেওয়ার পর দুই দিন পার হয়ে গেছে। কিন্তু বাজারে তার কোনো প্রতিফলন নেই। তাহলে দাম নির্ধারণ করে কি লাভ হলোএদিকে বাজারে চালের দাম আবার বাড়তি। এক সপ্তাহের ব্যবধানে খুচরা বাজারে সরু চাল নাজিরশাইলমিনিকেট কেজিতে তিন থেকে চার টাকা বেড়ে ৫৮ থেকে ৬৪ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দাম বেড়েছে মাঝারিমানের চালেরও। প্রতি কেজিতে দুই টাকা বেড়ে পাইজামলতা বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৬ টাকায়। আর মোটা চাল কেজিতে দুই টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৪৮ টাকায়।দাম বেড়েছে আটারও। প্রতি কেজি খোলা আটা দুই টাকা বেড়ে ৩০ থেকে ৩২ টাকা ও প্যাকেট আটা তিন টাকা বেড়ে ৩৩ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে খোলা ময়দা কেজিতে দুই টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৩৩ থেকে ৩৫ টাকায়।তবে পেঁয়াজের দাম কমেছে। প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ পাঁচ টাকা কমে ২৫ থেকে ৩৫ টাকায় ও আমদানিকৃত পেঁয়াজে দুই টাকা কমে ১৮ থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া সবজির বাজার এখনো ভোক্তাদের নাগালের মধ্যেই আছে। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি শিম ২৫ থেকে ৩০ টাকা পেঁপে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা বরবটি ৩০ থেকে ৪০ টাকা করল্লা ৫০ থেকে ৬০ টাকা নতুন আলু ১৫ থেকে ২০ টাকা ঝিঙা ৩০ থেকে ৪০ টাকা মুলা ১৫ থেকে ২০ টাকা গাজর ১৫ থেকে ২০ টাকা টম্যাটো ২০ থেকে ৩০ টাকা বেগুন ৩০ থেকে ৪০ টাকা কচুর লতি ৪০ টাকায় বিক্রি হয়। এছাড়া ফুলকপি বাঁধাকপি ও ব্রোকলি আকারভেদে ১৫ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লাউ বিক্রি হচ্ছে আকারভেদে প্রতিটি ৪০ থেকে ৫০ টাকায়। তবে লাগামহীনভাবে বেড়েছে লেবুর দাম। প্রতি হালি লেবু বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৪০ টাকায়।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1589.csv b/Bangla_fin_news_articles/1589.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ae48eb1d0cc68c825a22546d4b49f9d734b376e7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1589.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1589,প্রান্তিক অলংকার ব্যবসায়ীদের ক্ষতি,2021-02-20,সুশীল মালাকার,বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস গত ৩ ফেব্রুয়ারি রাজধানী ঢাকার এক হোটেল মিলনায়তনে বিশেষ সাধারণ সভায় স্বর্ণের দাম ভ্যাট ও মজুরির সমন্বয় করে স্বর্ণালংকারের একক মূল্য ধার্য করে একটি প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। এই প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে প্রতি ভরি স্বর্ণালংকারের দাম পড়বে প্রায় ৮০ হাজার টাকা। এ ব্যাপারে অধিকাংশ ক্ষুদ্র স্বর্ণ ব্যবসায়ীর অভিযোগ একটি মহল এ ব্যবসাকে নিজেদের স্বার্থে স্বর্ণ ও অলংকারের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার উদ্দেশ্যে এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে যাচ্ছে।বাজুসের হিসাব অনুসারে বর্তমান বাজারে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেট ১১.৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণের মূল্য ৭২ হাজার ৬৬৭ টাকা। প্রতি গ্রাম স্বর্ণালংকারের মজুরি ধার্য করেছেন ২৫০ টাকা। এতে প্রতি ভরি স্বর্ণালংকারের মজুরি হবে ২ হাজার ৯১৬ টাকা। এর সঙ্গে ৫ শতাংশ হারে ভ্যাট যোগ হবে। ফলে এক ভরি স্বর্ণালংকারের মূল্য প্রায় ৮০ হাজার টাকায় দাঁড়াবে। প্রস্তাবিত সমন্বিত মূল্য নির্ধারণ নিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির মধ্যেও মতদ্বৈধতা রয়েছে। জেলা পর্যায়ের অধিকাংশ সদস্য এর তীব্র প্রতিবাদ করেছেন বলে পত্রিকার প্রতিবেদনে প্রকাশ।এ প্রসঙ্গে স্থানীয় জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক জুয়েলারি দোকানমালিক এবং স্বর্ণশিল্পীদের সঙ্গে আলাপচারিতায় জানা গেছে স্বর্ণের দাম প্রসঙ্গে তাদের কোনো বক্তব্য নেই। কেন্দ্র্রীয় কমিটি আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করে বিভিন্ন জেলা কমিটিতে সেই দরপত্র পাঠায়। জেলা কমিটি সেই মূল্যে স্বর্ণ বিক্রি করে থাকেন। তবে তাদের অভিযোগ জুয়েলার্স সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটি কোনো চিন্তাভাবনা বা দৃষ্টিকোণ থেকে অলংকার তৈরির মজুরি নির্ধারণ করেছেন তা বোধগম্য নয়। তাদের হিসাব অনুসারে প্রতি ভরি ১১.৬৬৪ গ্রাম অলংকার তৈরির জন্য ২ হাজার ৯১৬ টাকা মজুরি পাওয়া যাবে।রাজধানী ঢাকা ও দেশের কয়েকটি বড় বড় শহর ছাড়া রেডিমেড অলংকার খুবই কম বিক্রি হয়। মফস্সলের অধিকাংশ জুয়েলারি দোকানগুলো স্থানীয় গ্রাহকদের উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা বিয়েশাদিতে প্রাপ্ত পুরাতন অলংকার ভেঙে নতুন ডিজাইনের অলংকার তৈরি করে থাকেন। কেউ কেউ প্রয়োজনে এর সঙ্গে কিছু নতুন সোনাও যোগ করান। ফলে মফস্সলের জুয়েলারি দোকানগুলো অলংকারের মজুরির ওপরই নির্ভরশীল। স্বর্ণ বিক্রি করে সামান্য লাভও তাদের ঘরে আসে না। উদাহরণস্বরূপ তারা জানান এক ভরি স্বর্ণালংকারের জন্য কর্তৃপক্ষ মজুরি ধার্য করেছেন মাত্র ৩ হাজার টাকার মতো। অথচ এক ভরি সোনার গয়না তৈরি করতে এবং রং পলিশ ও ছিলায় অন্তত ৩ রতি সোনা ঘাটতি হয়। যার বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ২ হাজার ৩০০ টাকা। এক ভরি সোনার অলংকার তৈরি করে হাতে আসে মাত্র ৭০০ টাকা। গড়ে একটি গয়না তৈরি করতে দুদিন সময় লাগে। এর সঙ্গে দোকান খরচ যোগ করলে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক জুয়েলারি মালিকদের অস্তিত্বই থাকে না।এ ব্যাপারে মফস্সলের ক্ষুদ্র জুয়েলারি মালিকদের অভিমত বাজুসের প্রস্তাব বাস্তবায়ন করা হলে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক ব্যবসায়ীরা অস্তিত্ব সংকটে পড়বেন। তারা জানান বর্তমান সরকার প্রথমে শুধু ২৪ ক্যারেট মানের স্বর্ণ আমদানির লাইসেন্স দিয়েছিলেন। পরে স্বর্ণ ব্যবসায় নিয়ন্ত্রণকারীদের দাবির মুখে হয়তো বিদেশি অলংকার আমদানির সুযোগ দিয়েছেন। এর ফলে দেশের অলংকার শিল্পীদের কাজের পরিধি সীমিত হয়ে পড়ছে। অন্যদিকে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের দাবি ভ্যাট আদায়ে স্বচ্ছতা ও সরলীকরণ করা হোক। সেই সঙ্গে শুধু আমদানিকৃত স্বর্ণালংকারের ক্ষেত্রে ভ্যাট আরোপ করা হোক। অন্যদিকে মজুরির ওপর সিলিং বেঁধে দেওয়া হোক। মাসে একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের বেশি মজুরি আয় হলে তা ভ্যাটের আওতায় আসবে। তারা মনে করেন এর ফলে বাংলার প্রচীনতম শিল্পও বাঁচবে শিল্পীরাও বাঁচবেন।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1590.csv b/Bangla_fin_news_articles/1590.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8d5032b02e1d1de2b45cc20745bf4872fecdac27 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1590.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1590,শুরু হলো আগামী অর্থবছরের বাজেট কার্যক্রম প্রস্তাব চেয়েছে এনবিআর,2021-02-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেটের কার্যক্রম শুরু করেছে অর্থমন্ত্রণালয়ের বাজেট প্রস্তুতের সঙ্গে জড়িত অন্যতম প্রতিষ্ঠান জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। বিশেষত রাজস্ব আহরণসংক্রান্ত নীতিমালা তৈরিতে বড় ভূমিকা থাকে এনবিআরের।এ লক্ষ্যে অতীতের বছরগুলোর মতো এবারও ব্যবসায়ী সংগঠন পেশাজীবী সংগঠন গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর কাছে প্রস্তাব চেয়েছে এনবিআর।আগামী ৮ মার্চের মধ্যে এ প্রস্তাব দিতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। এনবিআর সূত্র জানিয়েছে ইতিমধ্যে বাজেট সমন্বয়ের লক্ষ্যে এনবিআরের প্রথম সচিব মো. গোলাম কবীরকে প্রধান বাজেট সমন্বয়কারীর দায়িত্ব দিয়ে একটি দল গঠন করা হয়েছে। বাজেট প্রস্তুতে সহায়তার লক্ষ্যে বিভিন্ন চেম্বার এবং অ্যাসোসিয়েশনকে তাদের স্ব স্ব বাজেট প্রস্তাব ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এফবিসিসিআই কাছে লিখিতভাবে পাঠাতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে প্রস্তাবের একটি সফটকপি ইমেইলে পাঠাতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1591.csv b/Bangla_fin_news_articles/1591.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2a2a9be669b8aad5a9ebb3388820ffcaa21633b2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1591.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1591,শ্রমমান উন্নয়নে সহযোগিতা বাড়াবে জার্মানি ও ডেনমার্ক,2021-02-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শ্রমমান উন্নয়নে শ্রম মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের ডিআইএফই সক্ষমতা বাড়াতে সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে ডেনমার্ক ও জার্মান সরকার। এর সঙ্গে যুক্ত থাকবে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও।বৃহস্পতিবার শ্রম মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ আগ্রহের কথা জানান জার্মান ও ডেনমার্কে রাষ্ট্রদূত। এ সময় শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান শ্রম সচিব কে এম আব্দুস সালাম ছাড়াও বাংলাদেশে আইএলওর কান্ট্রি ডিরেক্টর টুমো পুটিআইনেন ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি এসট্রাপ পিটারসেন জার্মান দূতাবাসের হেড অব কোঅপারেশন ক্যারেন ব্লুম উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে উপস্থিত শ্রম মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন শ্রমিকদের পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে কার্যকর করা কারখানার শ্রমমান পরিদর্শন ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা ছাড়াও আইএলও এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেওয়া রোডম্যাপ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সহযোগিতা প্রসারিত করার বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। এতে ডেনমার্ক এবং জার্মান উন্নয়ন সংস্থা এগিয়ে আসবে। এতে যুক্ত থাকবে আইএলও।বিশেষত ডিআইএফইর তৈরি করা স্বল্প মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী রোডম্যাপ বাস্তবায়নে এ উদ্যোগ সহায়তা করবে বলে জানান তিনি।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1592.csv b/Bangla_fin_news_articles/1592.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2268108df088323097df29013d33ff35166e6ad3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1592.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1592,যশোরে ‘স্বপ্ন’র যাত্রা শুরু,2021-02-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এবার যশোরে যাত্রা শুরু করলো দেশের অন্যতম রিটেইল চেইন শপ স্বপ্ন। বৃহস্পতিবার ১৮ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় নগরীর শেখ রাসেল চত্বরে চার খাম্বার মোড় নতুন এ আউটলেটের উদ্বোধন করা হয়।এদিন সকাল ১১টায় বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে আউটলেটের উদ্বোধন করেন নড়াইল জেলার শ্রেষ্ঠ করদাতা গিয়াস উদ্দিন খান ডালু। নগরীতে নতুন এ আউটলেটের উদ্বোধন উপলক্ষে স্বপ্নর পক্ষ থেকে গ্রাহকদের জন্য রয়েছে মাসব্যাপী আকর্ষণীয় সব অফার। বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি ছাড়াও এ সব অফারের আওতায় থাকছে ১০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত নগদ মূল্য ছাড়। স্বপ্নর রিটেইল এক্সপ্যানশন বিভাগের পরিচালক সামসুদ্দোহা শিমুল বলেন আমরা আশা করছি স্বাস্থ্যসম্মত এবং নিরাপদ পরিবেশে বাজার করার জন্য যশোরের মানুষ স্বপ্নতে নিয়মিত বাজার করবেন। স্থানীয়দের চাহিদার কথা মাথায় রেখে পণ্য রাখা হয়েছে আমাদের আউটেলেটে। আমরা তাদের কাছ থেকে পরামর্শ এবং মূল্যায়নও আশা করবো। গ্রাহকের চাহিদা ও সন্তুষ্টিকে সবসময় অগ্রাধিকার দেয় স্বপ্ন।এ সময় আউটলেটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাব যশোরের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন স্বপ্নর রিটেইল এক্সপ্যানশন বিভাগের পরিচালক সামসুদ্দোহা শিমুল হেড অব অপারেশন ফ্র্যাঞ্চাইজ সমীর ঘোষ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার শরিফুল ইসলাম বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রিপন চাকলাদার ও শাখা ব্যবস্থাপক মনির হোসন প্রমুখ।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1593.csv b/Bangla_fin_news_articles/1593.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f2784d3e1767120c5309c4b9ffa780695ca9aa62 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1593.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1593,বাংলাদেশ ব্যাংক রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড২০২০ এর মনোনয়নের আবেদন আহ্বান,2021-02-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,.... .... \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1594.csv b/Bangla_fin_news_articles/1594.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..356cdc15fe8dd4e5a0e9948cbbdd01b67b4f1787 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1594.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1594,লভ্যাংশ না দেওয়ায় রবির প্রতি অখুশি বিএসইসি,2021-02-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সমাপ্ত হিসাব বছরে মুনাফা সত্ত্বেও গত সোমবার মোবাইল অপারেটর রবির পর্ষদ নো ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। অথচ কোম্পানিটির ঐ বছরে শেয়ারপ্রতি মুনাফা ইপিএস হয়েছে শূন্য দশমিক ৩৩ টাকা। এমন সিদ্ধান্তে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি।তাই রবির শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিনিয়োগকারীদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসি। ডিভিডেন্ড ঘোষণার পরের দিন অর্থাত্ গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আগারগাঁওয়ে সিকিউরিটিজ কমিশন ভবনে রবি আজিয়াটার শীর্ষ কর্মকর্তাদের তলব করে বিএসইসি। তলব করা শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় বিএসইসি যে অখুশি সেটা বুঝিয়েছেন।অবশ্য রবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও মাহতাব উদ্দিন আহমেদ বলেছেন আমাদের বোর্ড অবশ্যই লভ্যাংশ দেবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। সঠিক সময় সঠিক মুহূর্তে এটা করতে চাচ্ছি। সেটা কত তাড়াতাড়ি হবে তা বলা মুশকিল। কারণ এটা হচ্ছে বোর্ডের ব্যাপার। আমি যেটা বলতে চাচ্ছি তা হলো এত কম লভ্যাংশ দিয়ে কাউকে খুশি করা যাবে কি না সেটা ক্রিটিক্যাল কনসার্ন। গত মঙ্গলবার ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। বিএসইসির অসন্তুষ্টি ও তলবের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে মাহতাব উদ্দিন বলেন বিএসইসি খুশি না তারা আশা করেছিল লভ্যাংশ দেওয়ার এবং আমি বলব না তাদের প্রত্যাশার কোনো অসুবিধা আছে। কারণ নিয়ন্ত্রক সংস্থা সবসময় চাইবেন প্রতিটি কোম্পানি ভালো লভ্যাংশ দিয়ে শেয়ারহোল্ডারদের খুশি রাখুক। আমরা বিএসইসির সঙ্গে পুরোপুরি একাত্মতা ঘোষণা করছি। ওনারা ওনাদের কনসার্নগুলো শেয়ার করেছেন এবং অবশ্যই ওনাদের কনসার্নগুলো আমরা বোর্ড মেম্বারদের সঙ্গে শেয়ার করব। সেই সঙ্গে কি কি অ্যাকশন নেওয়া যায় সে ব্যবস্থাটা নেওয়ার চেষ্টা করব।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1595.csv b/Bangla_fin_news_articles/1595.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5b10263ea2e4537afe8b26ee5b43ea68057e06aa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1595.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1595,রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রথম নারী চেয়ারম্যান লুনা শামসুদ্দোহা আর নেই,2021-02-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান লুনা শামসুদ্দোহা আর নেই। বুধবার ১৭ ফেব্রুয়ারি সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি ইন্নালিল্লাহি...রাজিউন। তার বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর।লুনা শামসুদ্দোহা দীর্ঘদিন ধরে কোলন ক্যান্সারে ভুগছিলেন। এ কারণে সিঙ্গাপুরের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।জানা গেছে আগামীকাল ঢাকায় এসে পৌঁছাবে লুনা শামসুদ্দোহার মরদেহ।যেকোনো রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রথম নারী চেয়ারম্যান হওয়ার গৌরব অর্জন করেন লুনা শামসুদ্দোহা। এছাড়া প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান দোহাটেক নিউ মিডিয়ার চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। বাংলাদেশ উইমেন ইন টেকনোলজির বিডব্লিউআইটি প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন লুনা শামসুদ্দোহা। দেশের অর্থনীতিতে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১৭ বাংলাদেশ বিজনেস অ্যাওয়ার্ড পান তিনি। এছাড়া নারী উদ্যোক্তা হিসেবে দেশীয় প্রযুক্তি শিল্পে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখায় অনন্যা শীর্ষ ১০ পুরস্কারে ভূষিত করা হয় তাকে।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1596.csv b/Bangla_fin_news_articles/1596.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a7996a44c47c78e3bb32c1340349cef6c458990b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1596.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1596,পরিবেশবান্ধব বোতল আনছে কোকাকোলা,2021-02-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশ পরিবেশ দূষণ কমাতে ইতিমধ্যেই প্লাস্টিক বর্জন করেছে। প্যাকেজিং থেকে সম্পূর্ণরূপে প্লাস্টিক অপসারণ করতে কাগজের বোতলের প্রাথমিক পরীক্ষা শুরু করেছে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ পানীয় তৈরির সংস্থা কোকাকোলা।এই সূত্রেই ইয়োরোপে ২০৩০ সালের মধ্যে দূষণ কমাতে এবং প্লাস্টিক ওয়েস্টের পরিমাণ কমাতে এই সংস্থা কাগজের বোতলের ব্যবহার শুরু করছে। এর আগে এমন কাগজের বোতল প্রথমবারের জন্য তৈরি করেছিল ডেনমার্কের একটি কোম্পানি।শতভাগ পুনর্ব্যবহারযোগ্য এবং কার্বনেটেড পানীয়সমূহের গ্যাস নিঃসরণ রোধে সক্ষম এমন প্লাস্টিকমুক্ত বোতল উৎপাদন করাই এ উদ্যোগের মূল লক্ষ্য। . . . . .. .. . . . ... . পরীক্ষামূলকভাবে এই বোতলে পানীয় বাজারজাত করবে কোকাকোলা। শক্ত কাগজ দিয়ে পরিবেশবান্ধব বোতল তৈরি করেছে একটি ডেনিশ কোম্পানি। এক্ষেত্রে কাগজের বোতল ভিজে যাওয়ার বা লিক হওয়ার আশঙ্কা থাকবে না। কারণ অতিরিক্ত মোটা কাগজ দিয়ে তৈরি হবে বোতলগুলি। যাতে ভিতরে একটি পলিথিন লাইনার দেওয়া থাকবে। যা রিসাইকেল পলিথিন টেরিফথ্যালেট বা পইটি দিয়ে তৈরি হবে। সংস্থা জানিয়েছে তাদের লক্ষ্য ১০০ শতাংশ প্লাস্টিক ফ্রি বোতল তৈরি করা। এই নিয়ে নিজেদের ইউটিউব চ্যানেলে কোকাকোলার তরফে ১১ ফেব্রুয়ারি একটি ভিডিও শেয়ার করা হয়। সেখানেই কাগজের বোতল প্রস্তুত করার কথা ভাবা ও তা ইয়োরোপের মার্কেটে আনার কথা ঘোষণা করেন তারা। এই বোতল ব্যবহারের চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বোতল তৈরিতে ব্যবহৃত কাগজটির কোন আঁশ যেন পানীয়তে না মেশে। এটি ঘটলে একদিকে যেমন পানীয়র স্বাদে পরিবর্তন আসবে তেমনি স্বাস্থ্যঝুঁকিও তৈরি হতে পারে।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1597.csv b/Bangla_fin_news_articles/1597.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0acf1a4ded5fe18dc4e8301454aa557274571658 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1597.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1597,ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ করলো সরকার,2021-02-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ভোজ্যতেলের দাম স্থিতিশীল রাখতে অভিন্ন মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতিতে প্রতি লিটার তেলের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার।আজ বুধবার ১৭ ফেব্রুয়ারি সচিবালয়ে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক বিষয়ক জাতীয় কমিটির সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এ ঘোষণা দেন।বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন ভোজ্যতেলের আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করে এ দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। সামনে রমজান মাস বর্তমানে যথেষ্ট মজুদ আছে। সব হিসেবনিকেশ করে এ দাম নির্ধারণ করা হয়। তিনি জানান প্রতি লিটার সয়াবিন খোলা মিলে গেটে ১০৭ টাকা পরিবেশক মূল্য ১১০ টাকা এবং খুচরা মূল্য ১১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন মিল গেট মূল্য ১২৩ টাকা পরিবেশক মূল্য ১২৭ টাকা এবং খুচরা মূল্য ১৩৫ টাকা। ৫ লিটার বোতলজাত সয়াবিন মিল গেট মূল্য ৫৮৫ টাকা পরিবেশক মূল্য ৬০০ টাকা এবং খুচরা মূল্য ৬২৫ টাকা। আমাদের দেশে যে তেল ব্যবহার করি তার ৭০ শতাংশ পাম সুপার যার প্রতি লিটার মিল গেট মূল্য খোলা ৯৫ টাকা পরিবেশক মূল্য ৯৮ টাকা এবং খুচরা বাজারে ১০৪ টাকা মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে।ঘোষণার পর শক্ত হাতে দাম নিয়ন্ত্রণ করা হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন দাম কমে গেলে বিবেচনা করা হবে বেড়ে গেলেও বিবেচনা করা হবে। আমরা যে তেল ব্যবহার করি তার ৯০ শতাংশ আমদানি করতে হয়।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1598.csv b/Bangla_fin_news_articles/1598.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a39ca56e204c45efc1ad79299d3e636a155fd43a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1598.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1598,করোনা মোকাবিলায় সরকারের দেওয়া সুবিধা অব্যাহত রাখার তাগিদ,2021-02-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাস সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের দেওয়া নীতিসহায়তা সঠিক ছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনীতিবিদরা। এই সহায়তা বাতিল কিংবা শর্ত কঠোর না করে বরং তা অব্যাহত রাখার পরামর্শ দিয়েছেন তারা। একই সঙ্গে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়াকে অন্তর্ভুক্তিমূলক করার ওপরও জোর দিয়েছেন তারা। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ ডিসিসিআই আয়োজিত এক অনলাইন সেমিনারে ওয়েবিনার তারা এসব কথা বলেন। বেসরকারি খাতের দৃষ্টিতে বাংলাদেশের অর্থনীতির বর্তমান ও ভবিষ্যত্ শীর্ষক ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান। ডিসিসিআই সভাপতি রিজওয়ান রাহমানের সঞ্চালনায় এতে অর্থনীতিবিদরা অর্থনীতির বর্তমান পরিস্থিতি ও ভবিষ্যত্ উত্তরণ বিষয়ে তাদের মতামত তুলে ধরেন।আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন করোনা মোকাবিলায় সরকারের নেতৃত্ব সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে এবং তা যথার্থ ছিল। তবে এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে প্রণোদনা প্যাকেজসহ যে ধরনের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে তা অব্যাহত রাখা উচিত। অন্তত চলতি অর্থবছর পর্যন্ত এ সুবিধায় পরিবর্তন আনা ঠিক হবে না। এছাড়াও তিনি অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতির ওপর আরো বেশি হারে গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানান। একই সঙ্গে ডিজিটাল ব্যবস্থার বাস্তবায়নের মাধ্যমে সবাইকে করের আওতায় নিয়ে আসা তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে আরো সহায়তা দেওয়া অবকাঠামো উন্নয়নে পদক্ষেপ নেওয়া সবুজ অর্থনীতি ও টেকসই উন্নয়নে গুরুত্ব দেওয়া প্রশিক্ষণ ও গবেষণা কার্যক্রমে বিনিয়োগ বাড়ানো স্বাস্থ্য শিক্ষা এবং মানবসম্পদ উন্নয়নে আরো বেশি হারে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বিনিয়োগ কেন প্রত্যাশিত মাত্রায় বাড়ানো যাচ্ছে না তার কারণ খুঁজে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন করোনার সময় আমাদের বিদেশি বিনিয়োগ কমে গেছে। কিন্তু ভারত এমনকি পাকিস্তানেও বেড়েছে। বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে প্রয়োজনীয় সংস্কার ও নীতি সহায়তা দেওয়ার পরামর্শ দেন। একই সঙ্গে স্থানীয় পর্যায়ে চাহিদা বাড়ানো দারিদ্র্য বিমোচন প্রক্রিয়ায় নজর দেওয়া এবং রাজস্ব আদায়ে গুরুত্ব দেওয়ার পরামর্শ দেন। জিডিপিতে রাজস্বের অবদান না বেড়ে উলটো কমে যাওয়া নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে তিনি বলেন এক সময় জিডিপিতে রাজস্বের অবদান ছিল ১১ শতাংশ এখন তা ৭ দশমিক ৩ শতাংশে নেমে গেছে। এছাড়া ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের এমএসএমই উদ্যোক্তাদের অর্থায়নের লক্ষ্যে কৃষি ব্যাংকের মতো কোনো বিশেষায়িত ব্যাংককে অন্তর্ভুক্ত করা এবং চামড়া শিল্পের উন্নয়নে সাভারের ট্যানারির কার্যক্রম দেখভালের লক্ষ্যে বিসিককে বাদ দিয়ে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কোনো প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।ড. মসিউর রহমান বলেন করোনা পরিস্থিতি সরকার সফলভাবে মোকাবিলা করেছে। অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকে অগ্রগতির বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বলেন প্রবাসীরা দেশে ফেরত আসলে তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরির লক্ষ্যে সচেতন থাকার ওপর গুরুত্ব দেন।ডিসিসিআই সভাপতি বলেন করোনা মহামারির সময় আমাদের স্বাস্থ্য খাতের দৈন্যদশা পরিলক্ষিত হয়েছে। এ অবস্থার উন্নয়নে বরাদ্দ বাড়ানো এবং দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে গুরুত্ব দেন। পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান ড. এম মাশরুর রিয়াজ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ নীতিমালাকে যুযোপযোগী করার পরামর্শ দেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1599.csv b/Bangla_fin_news_articles/1599.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..78b72499278a643594c0b665262e347cbac18ccd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1599.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1599,৭১ শতাংশ ব্যবসায়ী মনে করেন অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের দিকে যাচ্ছে,2021-02-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা মহামারির সময়ে ব্যবসায় আস্থা সংক্রান্ত এক জরিপে উল্লেখ করা হয়েছে ৭১ শতাংশ ব্যবসায়ী মনে করেন অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের দিকে যাচ্ছে। যার মধ্যে ১৫ শতাংশ ব্যবসায়ী মনে করছেন এই পুনরুদ্ধার হচ্ছে দুর্বল মানের ৪০ শতাংশ ব্যবসায়ী মনে করছেন অর্থনীতির পুনরুদ্ধার হচ্ছে মাঝারি মানের ১৬ শতাংশ মনে করছেন এই পুনরুদ্ধার হচ্ছে শক্তিশালী মানের।কোভিড১৯ মহামারির প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের আস্থা ও প্রত্যাশার ওপরে সানেম ও দ্য এশিয়া ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত তৃতীয় পর্যায়ের জরিপের ফলাফল গতকাল মঙ্গলবার ওয়েবিনারে উপস্থাপন করা হয়। ওয়েবিনারে জরিপের ফলাফল উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এবং সানেমের নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান। আলোচক হিসেবে ওয়েবিনারে উপস্থিত ছিলেন এ কে খান টেলিকম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কাশেম খান চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি সাইফুল ইসলাম এবং বিজিএমইএর ভাইস প্রেসিডেন্ট আরশাদ জামাল দিপু।জরিপের ফলাফল উপস্থাপনে ড. সেলিম রায়হান জানান দেশের আটটি বিভাগের ৩৬টি জেলার মোট ৫০২টি ক্ষুদ্র ছোট মাঝারি ও বড় ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের ওপর এই জরিপ করা হয়েছে। চলতি বছর জানুয়ারির ৫ থেকে ২১ তারিখের মধ্যে ফোনালাপের মাধ্যমে এই জরিপ পরিচালনা করা হয়। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের তাদের প্রতিষ্ঠানের মুনাফা বিনিয়োগ কর্মসংস্থান আয় ব্যবসার খরচ এবং বিক্রি বা রপ্তানি নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। জরিপের ফল অনুযায়ী গত বছর এপ্রিলজুনের তুলনায় জুলাইসেপ্টেম্বরে যে গতিতে ব্যবসার পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল জুলাইসেপ্টেম্বরের তুলনায় অক্টোবরডিসেম্বর মাসে ব্যবসার পরিস্থিতি সে গতিতে উন্নতি হয়নি। ২০২০ সালের জুলাইসেপ্টেম্বরের তুলনায় ২০২০ সালের অক্টোবরডিসেম্বরে মুনাফা কর্মসংস্থান এবং মজুরি সূচকের মান কিছু উন্নতি হয়েছে তবে ব্যবসার খরচ সূচকের মানের অবনতি ঘটেছে। বিভিন্ন খাতের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের গতির মধ্যে পার্থক্য দেখা যাচ্ছে। ফার্মাসিউটিক্যাল আর্থিক খাত টেক্সটাইলে দ্রুতগতির পুনরুদ্ধার দেখা যাচ্ছে। জরিপের অংশ নেওয়া ২২ শতাংশ ব্যবসায়ী জানিয়েছেন তারা প্রণোদনা প্যাকেজের সুবিধা পেয়েছেন। ৬৯ শতাংশ ব্যবসায়ী জানিয়েছেন তারা প্রণোদনা প্যাকেজ পাননি এবং ৯ শতাংশ ব্যবসায়ী জানিয়েছেন তারা প্যাকেজ সম্পর্কে জানেন না। জরিপকৃত বৃহত্ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রণোদনা প্যাকেজ পেয়েছে ৪৬ শতাংশ মাঝারি ২৮ শতাংশ এবং ১০ শতাংশ ক্ষুদ্র ও ছোট প্রতিষ্ঠান প্রণোদনা পেয়েছে। জরিপে পাওয়া তথ্যাবলি থেকে ১০টি সূচকের ওপর ভিত্তি করে এনাবলিং বিজনেস ইনভার্নমেন্ট ইনডেক্স ইবিআই তৈরি করা হয়েছে। এতে রেস্টুরেন্ট রিয়েল এস্টেট খুচরা ও পাইকারি ব্যবসার ক্ষেত্রে ইবিআই সূচকের মান সবচেয়ে কম ছিল।অন্যদিকে আর্থিক খাত ফার্মাসিউটিক্যাল তৈরি পোশাক খাত এবং খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে তুলনামূলক ইবিআই সূচকের মান বেশি পাওয়া গিয়েছে। ড. সেলিম রায়হান চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য হালকা প্রকৌশল পাইকারি ব্যবসা পরিবহন তৈরি পোশাক খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং রিয়েল এস্টেট খাতে অগ্রাধিকার প্রদানের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন। এই খাতগুলোতে দীর্ঘ সময়ের জন্য সুদ হার কমানো এক্সপোর্ট ডেভেলপমেন্ট ফান্ড গঠনের কথা তিনি উল্লেখ করেন। একই সঙ্গে এসএমই খাতে ঋণ ও প্রণোদনা প্রাপ্তি বাড়ানোর ওপর তিনি গুরুত্ব দেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1600.csv b/Bangla_fin_news_articles/1600.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ea8d98106ab7f6ed6fbf9ecd140382ffd46a891 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1600.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1600,ব্যাংকনীতিতে দুর্বলতা দেখা যায়,2021-02-17,ড আর এম দেবনাথ,করোনা১৯ নামীয় অতিমারি থেকে আমরা অনেক শিক্ষালাভ করেছি। এর মধ্যে একটা শিক্ষা পেয়েছি ব্যবসায়বাণিজ্যে ও ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে। ব্যবসায়বাণিজ্য যে অঙ্ক নয় তা আমরা বুঝতে পেরেছি। অথচ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ খেলাপের সংজ্ঞা অঙ্কের মতো। এতে কোনো ব্যতিক্রম নেই। ব্যবসায় ভালো চলল কি চলল না ক্ষয়ক্ষতি হলো কি হলো না লাভলোকসান হলো কি হলো নাএসব ঋণখেলাপি নির্ণয়ে কোনো কাজে লাগে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুনির্দিষ্ট ফর্মুলা আছে সেই অনুসারে ব্যাংকগুলো তাদের নিজস্ব ব্যাংকের খেলাপি চিহ্নিত করে। চিহ্নিত করার পর এর বিপরীতে নির্দিষ্ট হারে প্রভিশন বা সঞ্চিতি রাখে যাতে টাকা আদায় না হলেও ব্যাংকের কোনো ক্ষতি না হয়। এবার করোনা১৯এর কারণে সৃষ্ট ব্যাবসায়িক ও আর্থিক মন্দা মোকাবিলা করার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক অভূতপূর্বভাবে ঋণ খেলাপের সংজ্ঞামাফিক বিচার স্থগিত করে দেয়। ব্যাংকগুলোকে বলে নতুন নিয়ম মেনে চলার জন্য। এই নতুন নির্দেশের আলোকে ২০২০ সালে কোনো ঋণগ্রহীতা তার ঋণ অথবা কিস্তি পরিশোধ না করলেও তাকে ঋণখেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়নি। অধিকন্তু ঋণ পরিশোধের জন্য লম্বা পরিশোধ তপশিল করার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। সুদের হিসাব স্থগিত করা হয়েছে। উপরন্তু নতুন করে ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর জন্য সরকার ১ লাখ ২০ হাজার কোটিরও বেশি পরিমাণের প্রণোদনা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। এতে রয়েছে ওয়ার্কিং ক্যাপিটেলের সুবিধা রপ্তানি বৃদ্ধিকল্পে ঋণসুবিধা। ছোটবড়মাঝারি কুটির ও ক্ষুদ্রশিল্পে সবার জন্য বিশেষ ঋণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কৃষকদের জন্য রয়েছে এতে আলাদা ব্যবস্থা। এসব পদক্ষেপ থেকে কী বোঝা গেল অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের উদ্দেশ্যে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক যৌথভাবে সব নিয়মনীতি ভেঙে ঋণের ব্যবস্থা করেছে। অবশ্য বলা দরকার করোনা১৯এর কারণেরই যে শুধু বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে তা নয়। করোনা১৯এর আগেই সরকার ঋণের ক্ষেত্রে বড় বড় ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নেয়।ঐসব গ্রাহককে ঋণ খেলাপের সংজ্ঞাঅঙ্ক থেকে মুক্তি দিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অভূতপূর্ব সিদ্ধান্ত নেয়। তাদের ঋণ পরিশোধের জন্য প্রচুর সময় দেওয়া হয়। ঋণের সুদ হ্রাস করা হয়। সুদ মওকুফের ব্যবস্থা করা হয়। স্বল্পমেয়াদি ঋণকে দীর্ঘমেয়াদি ঋণে রূপান্তিরত করা হয়। এসব বড় বড় ঋণগ্রহীতার ক্ষেত্রে ঘটে। ছোট ছোটো ঋণগ্রহীতার কপালে তা জোটেনি। এসব কর্মকাণ্ড সিদ্ধান্ত পদক্ষেপ থেকে আমরা কী শিক্ষা পাই শিক্ষা একটাই ব্যবসায়বাণিজ্য কোনো অঙ্ক নয়। এর উত্থানপতন আছে ভালোমন্দ আছে। নানা করণে তা ঘটে। এসব মোকাবিলা করার জন্য ঋণ খেলাপের সংজ্ঞা অনেক সময় উপযোগী হয় না।বলাই বাহুল্য ব্যবসায়বাণিজ্য ভালো চললে ব্যবসায়ীরা ব্যাংকের টাকা ফেরত দেবে ইচ্ছাকৃত খেলাপিরা ছাড়া। আবার ঋণ নেবে। হয়তো কিছু সুদ মওকুফ হবে। কিন্তু লেনদেন চলবে। ব্যবসায়ী তার ব্যবসায় বড় করবে। ঋণের পরিমাণ বাড়বে এটাই চলমান প্রক্রিয়া। এতে অনেকে পেছনে পড়বে অনেকে ভালো করবে। অনেকে নতুনভাবে আসবে। ব্যাংক দেবে কাস্টমার নেবে চলবে ব্যবসা। তা উত্থানপতনের মধ্যেই। এই উত্থানপতনে ব্যাংকের খেলাপি ঋণেও উত্থানপতন ঘটবে। এই প্রক্রিয়াতে বুঝতে হবে কেন ঋণ খেলাপ হচ্ছে। কেন ব্যবসায়ীরা ব্যাংকের টাকা ফেরত দিচ্ছে না। এসব বুঝতে হলে আবেগময় হলে চলবে না। প্রকৃত কারণ খুঁজে বের করতে হবে। ফেব্রুয়ারি মাসের ১৩ তারিখের দৈনিক ইত্তেফাকে একটি খবর দেখলাম এর শিরোনাম হচ্ছে ঋণখেলাপি হওয়ার নেপথ্যে। উপশিরোনাম হচ্ছে এ অবস্থা থেকে উত্তরণে বড় ধরনের নীতি সংস্কারের কথা বলছেন সংশ্লিষ্টরা। খবরটি পাঠ করে কয়েকটা বিষয় বোঝা যায়। এক গ্রুপ ঋণগ্রহীতা আছে যারা ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি। এদের কথা আলাদাভাবে আলোচনা করতে হবে। রিপোর্টটিতে বলা হয়েছে নীতিগত ব্যবসায়গত প্রক্রিয়াগত অনেক সমস্যা আছে যা ঋণখেলাপি তৈরি করে। অবকাঠামোর সমস্যা গ্যাসবিদ্যুতের সমস্যা রাস্তাঘাটে কাগজপত্র পরীক্ষানিরীক্ষার সমস্যা উচ্চ করহার গোষ্ঠীবিশেষের প্রভাবপ্রতিপত্তি প্রকৃত উদ্যোক্তাদের অবহেলাইত্যাদিকে ঐ সংশ্লিষ্ট রিপোর্ট খেলাপি ঋণ তৈরিতে সহায়ক শক্তি বলে উল্লেখ করেছে। বলাই বাহুল্য প্রত্যেকটি বিষয় বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। নীতিগত সমস্যার কথাই বলি। সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বছরখানেক আগে একটা ইন্টারভিউতে খুবই অনুধাবনযোগ্য একটা কথা বলেছেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর দেশে ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য কোনো উদ্যোক্তা ছিল না। যারা সুবিধা নিয়েছে তারা আগে কখনো উদ্যোক্তা ছিল না। তারা লুটপাট করতে এসেছিল। লুটপাট করে চলে গেছে। তিনি আরো বলেন ঋণ পুনর্গঠন করার নীতিটি ভুল। ভুল ঋণ অবলোপন রাইট অফ নীতি। মুহিত সাহেব ১২১৩ বছর অর্থমন্ত্রী ছিলেন। তার কথায় মূল্য দিতেই হয়। প্রথমদিকে এমনকি শেষের দিকেও ব্যাংক প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে যেসব উদ্যোক্তা নির্বাচন করা হয়েছিল তা ছিল ভুল। কমার্স ব্যাংকের কথা তিনি উল্লেখ করেছেন যেখানে প্রচুর ঋণখেলাপি তৈরি হয়েছে নীতিগত সিদ্ধান্তের কারণে। বিখ্যাত ব্যবসায়ী ও সাবেক এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি কাজী আকবর সাহেবের মতে কিছু লোকের কবলে ব্যাংক খাত। এটা সম্ভব হয়েছে নীতিগত ত্রুটির কারণে। দুষ্টের পালন আর শিষ্টের দমনই হচ্ছে এখানে নীতি। ভালো উদ্যোক্তারা ব্যাংকের কাছে ঘেঁষতে পারে না। অথচ একশ্রেণির লোক একসেস টু পাওয়ারএর বলে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে খেলাপি হচ্ছে এবং অনেকে ঐ টাকা মেরে দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছে। ব্যাংকের বড় বড় ঋণের ক্ষেত্রে একটা নিয়ম আছে। একে লার্জ লোন নীতি বলা যায়। একটি দুটি ঋণগ্রহীতার কাছে যাতে ব্যাংক বন্দি না হয়ে যায় তার ব্যবস্থা এতে করা হয়েছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে বাস্তবে অনেক ঋণগ্রহীতা প্রচুর ঋণ পেয়ে যাচ্ছে। ব্যাংকের অতিরিক্ত উদারনীতিই এর জন্য দায়ী। ব্যাংকের আরেকটি উদারনীতি হচ্ছেপ্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীদের প্রতি অতিরিক্ত আস্থা। তারা যা চায় তাই পেয়ে যায়। ফলে তারা ব্যাংকের টাকায় এমন সব শিল্প করে যার সম্পর্কে তার কোনো ধারণাই নেই। এভাবে ব্যাংক অনেক শিল্পে অতিরিক্ত ক্যাপাসিটির সৃষ্টি করে বসে আছে। বস্ত্রশিল্প সিমেন্টশিল্প ইস্পাতশিল্প চিনিশিল্প ইত্যাদি এর উদাহরণ। এসব শিল্প এখন ৫০ শতাংশ ক্যাপাসিটিতেও চলতে পারছে না। ফলে তৈরি হচ্ছে খেলাপি এবং খেলাপি তৈরির ঝুঁকি। আরেকটি বড় নীতিগত সমস্যা হচ্ছেওয়ার্কিং ক্যাপিটেলসম্পর্কিত। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে ব্যাংক শিল্প স্থাপনের জন্য ঋণ দিচ্ছে। কিন্তু ওয়ার্কিং ক্যাপিটেল দিচ্ছে না। এটা তো কথা হলো না। ব্যাংক শিল্প স্থাপনের জন্য ঋণ দেবে অথচ তা চালু রাখার জন্য ওয়ার্কিং ক্যাপিটেল দেবে না। এটা কেমন করে হয় এই সমস্যা একটা বিরাট সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে অনেক ক্ষেত্রে। অভিজ্ঞতায় দেখা যাচ্ছে সহজলভ্য ঋণ এর দ্বারা সৃষ্ট অতিরিক্ত ক্যাপাসিটি তৈরি উত্তরাধিকারের অভাব অবকাঠামোর অভাব ওয়ার্কিং ক্যাপিটেলের অভাব ব্যাংকগুলোর কতিপয় কাস্টমারের প্রতি অতিরিক্ত সহানুভূতি ব্যাবসায়িক মন্দা রপ্তানি বাজারে মন্দা মূল্যের উত্থানপতন ইত্যাদি কারণে প্রতিনিয়ত ঋণখেলাপি তৈরি হচ্ছে। অথচ এসব সমস্যা মোকাবিলা করার মতো খেলাপি ঋণ নীতি নেই। যে খেলাপি ঋণ নীতি আছে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে তৈরি। সব দেশের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। অথচ কে না জানে একেক দেশের ব্যাবসায়িক অবস্থা অর্থনৈতিক স্তর অবকাঠামো নিয়মনীতি একেক রকম। মানুষেরব্যবসায়ীদের আচরণ চরিত্রও ভিন্ন ভিন্ন ধরনের। অথচ একই ইউনিফর্ম সবাইকে পরতে হচ্ছে। একই নিয়ম সবাইকে অনুসরণ করতে হচ্ছে। ঋণখেলাপ এবং ঋণখেলাপি নির্ণয়ে একই সংজ্ঞা অনুসরণ করতে হচ্ছে। এর জন্য ফর্মুলা আছে। সেই ফর্মুলা আন্তর্জাতিক। কত দিনে ঋণের টাকা পরিশোধ হবে না দিতে পারলে কত দিনে তা খেলাপি বলে চিহ্নিত হবে কোন প্রকারের ঋণ কতদিন অপরিশোধিত থাকলে তা খেলাপি ঋণ বলে চিহ্নিত হবে তা অঙ্কফর্মুলাই ঠিক করে দেয়। এখানে বাছবিচার করা কোনো সুযোগ নেই। অথচ সবাই জানি ব্যবসায়বাণিজ্যে উত্থানপতন আছে বাজারের উত্থানপতন আছে। এর সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীর পরিশোধক্ষমতা। আবার এমন ঘটনা আছে যা সবকিছু লন্ডভন্ড করে দিতে পারে। যেমনকরোনা১৯। এই অতিমারি ব্যাংকের সব নিয়মনীতি তছনছ করে দিয়েছে। ভবিষ্যতেই বোঝা যাবে এর ফলাফল। কয়েক বছর আগে নির্বাচনের পূর্বে চাক্কাবন্ধ চলে অনেকদিন। পরিবহন পর্যটন খুচরা ব্যবসা আমদানিরপ্তানি এতে বিঘ্নিত হয় ভীষণভাবে। অথচ এ ধরনের জরুরি অবস্থা মন্দার সঙ্গে সামঞ্জস্য বিধান করে তৈরি হয়নি নিয়মনীতি। যার জন্য অধিকাংশ ক্ষেত্রে ইচ্ছাকৃত খেলাপ বাদে ঋণ পুনঃ তপশিল করতে হয়েছে। এতে সমস্যার সমাধান না হওয়ায় ঋণ পুনর্গঠন করতে হয়েছে। ছাড় দিতে হয়েছে সবকিছুতে। সামঞ্জস্য রাখার মতো নিয়মনীতি না থাকার কারণে এখন ঘনঘন বদল করতে হচ্ছে নিয়মনীতি। একসময় ব্যাংক গ্রাহক সম্পর্কের ওপরই নির্ভর করত ব্যবসায়ীর লেনদেন ও ব্যবসা। আজ তা নেই। মাত্রাতিরিক্ত ফর্মুলাধীন নিয়মনীতি এবং সেই সূত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের খবরদারি পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। এর শেষ কোথায় আগামী দিনেই জানা যাবে। ফর্মুলামাফিক ঋণখেলাপ নির্ণয় হলে আগামী দিনে খেলাপি ঋণ বাড়াবে বই কমবে না।লেখক অর্থনীতিবিদ ও সাবেক শিক্ষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1601.csv b/Bangla_fin_news_articles/1601.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cb3b497d874b861b572c8c4f556de1dd2c98c0f8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1601.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1601,ভ্যাকসিন বিতরণে ইউনিসেফের সঙ্গে কাজ করবে এমিরেটস,2021-02-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইউনিসেফের করোনা মহামারী মোকাবিলায় ভ্যাকসিন অত্যাবশ্যকীয় ঔষধপত্র মেডিক্যাল যন্ত্রপাতিসহ জরুরী সামগ্রী সর্বাধিক অগ্রাধিকার দিয়ে পরিবহন করবে এমিরেটসের কার্গো পরিবহণ বিভাগ এমিরেটস স্কাইকার্গো। মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারি ইউনিসেফের সঙ্গে একটি চুক্তি সম্পাদনের ঘোষণা দিয়েছে এমিরেটস স্কাইকার্গো।এমিরেটস জানিয়েছে ইউনিসেফের নেতৃত্বে পরিচালিত হিউম্যানিটারিয়ান এয়ার ফ্রেইট ইনিশিয়েটিভ এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে এমিরেটস স্কাইকার্গোসহ বেশ কয়েকটি সংস্থা যারা সম্মিলিতভাবে বিশ্বের ১০০টির অধিক মার্কেটে অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী পরিবহণ করতে সক্ষম। ইউনিসেফের এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য হলো কোভ্যাক্স কর্মসূচীতে সহায়তা প্রদান করে। কোভ্যাক্স একটি বৈশ্বিক উদ্যোগ যার লক্ষ্য হলো সকল দেশের জন্য করোনা ভ্যাক্সিনের ন্যায়সঙ্গত প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে প্রচেষ্টা চালানো।এয়ার কার্গো সেক্টরে ভ্যাক্সিনসহ বিভিন্ন তাপসংবেদনশীল ঔষধপত্র পরিবহন করে এমিরেটস স্কাইকার্গো। সংস্থাটির ৬টি মহাদেশে বিস্তৃত নেটওয়ার্ক সুপরিসর আধুনিক উড়োজাহাজের বহর দুবাই হাবে ভ্যাক্সিন ও ঔষধপত্র সুরক্ষিতভাবে সংরক্ষণ ও পরিবহনের জন্য ইইউ জিডিপি সনদপ্রাপ্ত স্টেটঅফদাআর্ট অবকাঠামো।২০২০ সালের অক্টোবর মাসে এমিরেটস স্কাইকার্গো কোভিড১৯ ভ্যাক্সিন সংরক্ষণ ও পরিবহনের জন্য বিশ্বের বৃহত্তম ইইউ জিডিপি সনদপ্রাপ্ত এয়ার সাইড ডিস্ট্রিবিউশন হাব প্রতিষ্ঠার ঘোষণা প্রদান করে। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে দ্রুততম সময়ে কোভিড১৯ ভ্যাক্সিন পৌছে দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে এমিরেটস স্কাইকার্গো চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে একটি কোভিড১৯ ভ্যাক্সিন এলায়েন্স প্রতিষ্ঠা করে। এলায়েন্সের অপরাপর সদস্যরা হলো ডিপি ওয়ার্ল্ড দুবাই এয়ারপোর্টস এবং ইন্টারন্যাশনাল হিম্যানিটারিয়ান সিটি।এমিরেটস স্কাইকার্গো বর্তমানে কার্গো ও যাত্রীবাহী উড়োজাহাজের সাহায্যে বাংলাদেশে নিয়মিত কার্গো পরিবহণ সেবা প্রদান করছে।ইত্তেফাকএআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1602.csv b/Bangla_fin_news_articles/1602.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..51c75cb004cc8182b0fde3a0ca87d01d13e7d142 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1602.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1602,মার্সেল এসিতে ২১ বছর পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিল ফ্রি পাওয়ার সুযোগ,2021-02-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড মার্সেলের এয়ার কন্ডিশনার বা এসি কিনলে ২১ বছর পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিল ফ্রি পাওয়ার সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়াওক্রেতারা বিনামূল্যে এসি ইন্সটলেশনের সুবিধা পাবেন।দেশব্যাপী আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু করা ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন৯ এর আওতায় এ বিশেষ ক্রেতা সুবিধা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে মার্সেল। মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর মার্সেল করপোরেট অফিসে এসি ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন ৯ শীর্ষক এক ডিক্লারেশন প্রোগ্রামের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।বিক্রয়োত্তর সেবা কার্যক্রম সহজ দ্রুত ও আরও উন্নত করতে অনলাইন অটোমেশনের আওতায় আনতে সারাদেশে পরিচালিত হয়েছে ক্যাম্পেইনের আটটি সিজন। সবগুলো সিজনেই মিলেছে ব্যাপক গ্রাহক সাড়া। যার পরিপ্রেক্ষিতে ক্যাম্পেইনের সিজন ৯ শুরু করছে মার্সেল এসি। ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে সারাদেশে শুরু হয়ে এ ক্যাম্পেইন এবং চলবে ৩১ মে পর্যন্ত। এদিকে ২০২১ সাল ও ২১ শে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে ক্যাম্পেইনের আওতায় মার্সেল ব্র্যান্ডের ২ টন পর্যন্ত যেকোনো মডেলের এসি কিনে ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করলে ক্রেতাদের ২১ বছর পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিল ফ্রি পাওয়ার সুযোগসহ বিনামূল্যে ইন্সটলেশন সুবিধা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেনপ্রতিষ্ঠানটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার ইভা রিজওয়ানা নিলু এমদাদুল হক সরকার ও মো. হুমায়ূন কবীর এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এস এম জাহিদ হাসান তানভীর রহমান আরিফুল আম্বিয়া ড. সাখাওয়াৎ হোসেন ফিরোজ আলম মফিজুর রহমান জাকির প্রমুখ। অনুষ্ঠানে জানানো হয় ক্যাম্পেইন চলাকালীন মার্সেল এসি কেনার পরপরই ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতিতে ক্রেতার নাম মোবাইল নম্বর ও এসির মডেল নম্বর নির্দিষ্ট সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে গেলেও সারা দেশে বিস্তৃত মার্সেলের ৭৬টি সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত বিক্রয়োত্তর সেবা পাচ্ছেন গ্রাহকরা। অন্যদিকে সার্ভিস সেন্টারের প্রতিনিধিরাও গ্রাহকের ফিডব্যাক জানতে পারছেন। এসিতে ১ বছরের রিপ্লেসমন্ট সুবিধার পাশাপাশি কম্পেসরে ১০ বছর পর্যন্ত গ্যারান্টি দিচ্ছে মার্সেল। এছাড়া প্রতি ১০০ দিন পর পর ফ্রি সার্ভিসিং পাচ্ছেন গ্রাহকরা। এদিকে সারা দেশে চলছে মার্সেলের এসি এক্সচেঞ্জ ক্যাম্পেইন। এর আওতায় গ্রাহকরা যেকোনো ব্র্যান্ডের পুরনো এসি জমা দিয়ে মার্সেলের যেকোনো মডেলের নতুন এসি ২৫ শতাংশ ছাড়ে কিনতে পারছেন। কর্তৃপক্ষ জানায় চলতি বছর ডায়মন্ড সিরিজে সুপার সেভার মডেলের নতুন স্মার্ট এসি বাজারে ছেড়েছে মার্সেল। নতুন মডেলের এ স্মার্ট এসিতে ইকো মুডে ঘণ্টায় বিদ্যুৎ খরচ হয় মাত্র ২ টাকা ৮৮ পয়সা। যা কিনা বুয়েট কর্তৃক সার্টিফাইড। এ স্মার্ট এসির আয়োনাইজার ফিচার রুমকে রাখবে ধুলাবালি ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসমুক্ত।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1603.csv b/Bangla_fin_news_articles/1603.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..38b574f88d93924eb8dbc39c64d52bd44c4bf113 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1603.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1603,সদাগর ডট কমের বর্ষপূর্তিতে তারকার মেলা,2021-02-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের বিটুবি হোলসেইল মার্কেটপ্লেস সদাগর ডট কমের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ৪র্থ বছরে পদার্পণ আয়োজনে প্রতিষ্ঠানটির গুলশান প্রধান কার্যালয়ে হাজির হন দেশের বিভিন্ন সেক্টরের গুণীজনেরা।ক্রিকেট তারকা আশরাফুল সংগীততারকা সোলস এর নাসিম কণ্ঠশিল্পী তপু আসিফ আলকার এবং উপস্থাপিকা শারমীন লাকি উপস্থিত হন বিকেলের আয়োজনে। প্রতিষ্ঠানটির প্রায় শতাধিক কর্মকর্তাকর্মচারীর সাথে তারা বসন্তে ভালোবাসার শুভেচ্ছাও বিনিময় করেন তারা।এসময় উপস্থিত ছিলেন সদাগর ডট কমের চেয়ারম্যান মো. মহিউদ্দিন মঈন এমডি ও সিইও আরিফ মোহাম্মাদ আবদুস শাকুর চৌধুরী ডিরেক্টর ও সিএসও মো. জাহিদ শাহ ডিরেক্টর ওভারসিস বিজনেস ডেভেলপমেন্ট সৈয়দ হাসান মুনির ডিরেক্টর এ্যাপারেল সোর্সিং মো. শাহ্ আলম সবুজ ফ্যাশনব্রান্ড সেলাই এর সিইও রুবাবা আক্তারসহ বিভিন্ন গুণীজনেরা উপস্থিত ছিলেন।সদাগরডট কমের এই আয়োজনে গানে গানে উপস্থিত সবাইকে মুগ্ধ করেন দেশের জনপ্রিয় এই মানুষেরা।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1604.csv b/Bangla_fin_news_articles/1604.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d51cd958524e8afbcbb1971913d436de956266ed --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1604.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1604,জেসিআই ঢাকা ইস্টের সদস্য সভা সম্পন্ন,2021-02-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,২৫ থেকে ৪০ বছর বয়সী তরুণদের নিয়ে গঠিত উন্নয়ন ও গঠনমূলক কাজে নিয়োজিত বিশ্বব্যাপী প্রতিষ্ঠান জেসিআই ঢাকা ইস্ট জোন শুক্রবার ১২ ফেব্রুয়ারি বিকেলে রাজধানীর সারিনা হোটেলে সফলভাবে পালন করল বছরের প্রথম সাধারণ সদস্য সভা।সভায় ২০২১ সালের হিসাব বিবরণ অনুমোদন ও বছরের কর্মপরিকল্পনা নির্ধারিত হয়। আসন্ন জাতীয় বক্তব্য ও বিতর্ক প্রতিযোগিতা কার্যক্রম সম্পর্কে সদস্যদের অভিহিত করা হয়। উপস্থিতির মাধ্যমে অনুষ্ঠানটির শোভাবর্ধন করেন জেসিআই বাংলাদেশের কর্ণধার ও সিনেটর তুরস্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মসুদ মান্নান। আরও বক্তব্য দেন জাতীয় সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদ এলিট জাতীয় নির্বাহী সহসভাপতি ইরফান হক জাতীয় নির্বাহী সহসভাপতি ইসমাত জাহান জাতীয় সেক্রেটারি জেনারেল রুমানা চৌধুরী জাতীয় সহসভাপতি মাহমুদুন নবী জাতীয় সহসভাপতি ইমরান কাদির জাতীয় পরিচালক খাদিজা আক্তার জাতীয় পরিচালক কাজী ফাহাদ জাতীয় প্রকাশনা কমিটির সভাপতি মেহেদী হোসেন প্রমুখ।অনুষ্ঠানটির সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন জেসিআই ঢাকা ইস্ট এর ২০২১ সালের সভাপতি ইজাজ মোহাম্মদ। পুনরায় বোর্ড গঠন করে সেক্রেটারিজেনারেল হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন সালমা আক্তার হীরা। কোষাধ্যক্ষ হন তানজিনা তুলি।ইত্তেফাকএসসিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1605.csv b/Bangla_fin_news_articles/1605.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..150d85d78532803e462006c8076281baa343356b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1605.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1605,অর্থনীতিতে সড়ক ও নৌপরিবহনের অবদান ১ লাখ ৮৭ হাজার কোটি টাকা,2021-02-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,অর্থনীতিতে সড়ক ও নৌপরিবহন খাতের অবদান ১ লাখ ৮৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এক্ষেত্রে সড়ক পরিবহন খাতের অবদান ১ লাখ ৭৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা এবং নৌপরিবহনের অবদান ১৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল সোমবার বেসরকারি বাণিজ্যিক যান্ত্রিক এবং অযান্ত্রিক সড়ক ও নৌযান জরিপ ২০১৯ প্রকাশনার মোড়ক উম্মোচন অনুষ্ঠানে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। মর্ডানাইজেশন অব ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টস স্ট্যাটিসটিকস প্রকল্পের আওতায় জরিপ পরিচালনা করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বিবিএস।আগারগাঁওয়ের বিবিএস মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব মোহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহনের চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর মহাপরিচালক তাজুল ইসলাম। জরিপে বলা হয় যানবাহনের মোট সংখ্যা ২৬ লাখ ৫৯ হাজার ২৫৭টি। এর মধ্যে যাত্রীবাহী পরিবহনের সংখ্যা ২৪ লাখ ২২ হাজার ১২৯টি। এর মধ্যে আবার যান্ত্রিক যানবাহনের সংখ্যা ১৭ লাখ ৭৮ হাজার ৮৯৪টি। মালবাহী পরিবহনের সংখ্যা ২ লাখ ৩৭ হাজার ১২৯টি। এর মধ্যে আবার যান্ত্রিক পরিবহনের সংখ্যা ১ লাখ ৯৪ হাজার ৩১৮টি। অযান্ত্রিক পরিবহনের সংখ্যা ৬ লাখ ৪৩ হাজার ২৩৪টি। যানবাহনে কর্মরত জনবলের মোট সংখ্যা ৩১ লাখ ৭৮ হাজার। সড়ক পরিবহন খাতে কর্মরত জনবলের সংখ্যা ৩৩ লাখ ৬ হাজার জন। যানবাহন পরিচালনের মোট ব্যয় ৬৪৫০০ কোটি টাকা টাকা। এর মধ্যে বেতন ভাতা ১৪০০০ কোটি টাকা। জ্বালানি খাতের ব্যয় ২৮৯০০ কোটি টাকা। নৌযান পরিচালন মোট ব্যয় ১১৯৩০ কোটি টাকা। এরমধ্যে বেতন ভাতা ২৪০ কোটি টাকা জ্বালানি ৮৪৬০ কোটি টাকা। বিআরটিএ চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার বলেছেন বিআরটিএএর হিসাব অনুযায়ী প্রতিবছর আমরা ৪ লাখ গাড়ির রেজিস্ট্রেশন দিচ্ছি। আমাদের জরিপের সঙ্গে বিবিএসের জরিপের কিছুটা ফারাক রয়েছে। তবু আমরা আশা করি এই জরিপ থেকে পাওয়া ফলাফলে আমরা সুফল পাব।অনুষ্ঠানে পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব মোহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী বলেন আমরা একটি জিডিপি বেজ লাইন তৈরি করছি। এই পরিসংখ্যান আমাদের বলছে এই খাতেও আমরা বেশ এগিয়ে যাচ্ছি। বিশেষ করে নৌপরিবহন ও সড়ক খাতে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। বর্তমানে এই খাতে জিডিপির অবদান আসছে ৮ শতাংশ।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1606.csv b/Bangla_fin_news_articles/1606.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..31020d68b1e2995feace8c19f1a61a7394aee86d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1606.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1606,শিল্প আর বাণিজ্যমুখী নবজাগরণ,2021-02-16,সুধীর সাহা,ব্যবসায়ী পরিচয়টি বাংলাদেশে গত কয়েক দশকে একটি অপসংস্কৃত পরিচয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। যথেষ্ট টাকা বানানো যেন খুব একটা ভালো লক্ষণ নয়। আয় করাটাও যেন অন্যায়। আমরা যেন ভুলেই গেছি ভারতবর্ষের দ্বারকানাথ ঠাকুর মতিলাল শীল রামদুলাল দে ধীরুভাই আম্বানি বিড়লা পরিবার আলামোহন দাশ বাংলাদেশের কুমুদিনীর আর পি সাহা স্কোয়ার গ্রুপের স্যামসন চৌধুরী এপেক্স গ্রুপের সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী মোহাম্মদী গ্রুপের আনিসুল হকসহ আরো কিছু বাঙালি ব্যবসায়ীর কথাযারা অবাধ বাণিজ্যের পথে দুঃসাহসিক অভিযানে লিপ্ত ছিলেন। সওদাগরি স্বার্থে নিমগ্ন হয়েও তারা সাংস্কৃতিক কর্তব্য ভুলে যাননি।ষাটের দশক থেকে বামপন্থি আন্দোলন তত্কালীন পূর্ব পাকিস্তানকে শিল্পের মৃত্যু উপত্যকায় রূপান্তরিত করেছিল। ষাটের দশকে বাঙালি যুবক ব্যবসায়শিল্পবিরোধী মহত্ চিন্তায় মগ্ন হয়ে পড়েছিল। তাই চারদিকে শুরু হয়েছিল ব্যবসায়বাণিজ্যবিরোধী নানা প্রচারণা। ধুলায় মিশে গিয়েছিল শিল্পজাগরণ। এর নবজাগরণ ঘটল না স্বাধীনতার পরেও। বণিক শ্রেণি এবং বিদ্বান শ্রেণি মিলেমিশে গড়ে তুলতে পারল না নবজাগরণ। স্বাধীনতার পর একের পর এক বন্ধ হতে থাকল রুগ্ণ হতে থাকল শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো। আদমজী জুট মিল ডজনখানেক কটন মিল মতিঝিল পাড়ার শিল্প অফিসসব যেন হঠাত্ নিবুনিবু প্রদীপের আলো পেতেও বঞ্চিত হয়ে পড়ল। অবাঙালি ব্যবসায়ীদের হাতে গড়ে ওঠা ঢাকা চট্টগ্রাম খুলনার ব্যবসায়প্রতিষ্ঠানগুলো বামপন্থি যুবকদের মিছিলমিটিংয়ের অন্যতম প্রধান আক্রমণের কেন্দ্রবিন্দুতে রূপান্তরিত হলো। ঢাকার মতিঝিল তেজগাঁও অঞ্চলের শিল্প এলাকা হয়ে গেল নীরব ভৌতিক অঞ্চল। এভাবেই ঘুমিয়েছিল কিছুদিন এদেশের শিল্পবাণিজ্য ক্ষেত্রগুলো। একসময় গুটিগুটি পা করে সামনে এলো পোশাকশিল্প। শিক্ষিত অর্ধশিক্ষিত কিছু যুবক যেন হাঁপ ছেড়ে বাঁচল। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকল এর পরিধি। কিছু প্রতিভাবান সাহসী যুবকের প্রচেষ্টা সস্তা শ্রম এবং মহিলা শ্রমিকের অক্লান্ত পরিশ্রমের সুবাদে বাংলাদেশের পোশাকশিল্প হঠাত্ করে ফুলেফেঁপে উঠল। চীনের হাত থেকে ব্যবসায় যত খসে গেল ততই বাংলাদেশের অর্ডার বৃদ্ধি পেতে থাকল। গন্ধ পেয়ে প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীরাও ঝুঁকে গেল এদিকটাতে। পোশাকশিল্পের হাত ধরে নতুন করে টেক্সটাইল শিল্পের রমরমা অবস্থা আবার ফিরে এলো বাংলাদেশে। পালটে গেল মতিঝিল রামপুরা শাহজাহানপুর মহাখালী গুলশান তেজগাঁওসর্বত্র। নতুন করে শিল্পাঞ্চল ছড়িয়ে গেল ধামরাই টঙ্গী ও নারায়ণগঞ্জের পথে। গ্রামবাংলার বধুরা সেলাই মেশিনে হাত পাকাতে শুরু করল। গড়ে তুলল এক দক্ষ শ্রমশক্তি। ঘুরে দাঁড়াল নিম্নমধ্যবিত্ত সমাজ ঘুরে দাঁড়াল বাংলাদেশ কিন্তু এতেও শিল্পবিপ্লবের সব রাস্তা খুলে গেল না। গ্যাস বিদ্যুত্ অবকাঠামো সামাজিক সমস্যা এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা পিছিয়ে দিল এই শিল্প ও বাণিজ্যিক উদ্যোগকে। বাঙালি অভ্যস্ত পড়াশুনা করে ডিগ্রি আনতে কবিতা লিখতে স্কুলকলেজবিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতে সংস্কৃতি চর্চা করতে। শিল্প বা ব্যবসায় করার চিন্তা তার প্রাথমিক চিন্তা নয়। ওটা করে সে বাধ্য হয়ে। যারা ওটা করে তাদের কাছে সমাজের অন্যরা অনুষ্ঠানের চাঁদা চাওয়া ছাড়া অন্য কোনো কারণে পৌঁছে না। বাঙালি বুদ্ধিজীবী তালিকায় আপনি হয়তো একজন অখ্যাত তৃতীয় শ্রেণির অভিনেতাকেও পেয়ে যেতে পারেন কিন্তু কোনো ব্যবসায়ীকে সেখানে পাবেন না কিছুতেই। কেননা ব্যবসায়ীরা সংস্কৃতির ধারেকাছে আসবেনএমন কথা পাড়ামহল্লার ছোকরারা কল্পনায়ও আনতে পারে না। সমাজের পরিবেশটাই যেন এমন। ব্যবসায় করলে কর ফাঁকি দিতে হবে ভেজাল দিতে হবে অসত্য কথা বলতে হবে ঘুষ দিতে হবেএসব কোনো ব্যবসায়ী করুক বা না করুক সামাজিক জনশ্রুতি ঠিক এমনই। তাই দূর থেকে ব্যবসায়ীকে দেখতেই পছন্দ সমাজের সংস্কৃতিমনা মানুষের। এমনটা কিন্তু বাঙালিদের সূচনা ছিল না। ১৭৫৭ সালে পলাশির যুদ্ধে পরাজয়ের পর বাঙালির ব্যবসায় হাতেখড়ি ঘটেছিল। কলকাতার বণিক শ্রেণি এতটাই অগ্রসর হয়েছিলেন যে মাত্র ১৫ বছর পর মুর্শিদাবাদকে হটিয়ে ১৭৭৩ সালে কলকাতা হয়েছিল বাংলার রাজধানী। ১৭৭৪ সালে জন্ম রামমোহন রায়ের যিনি বাংলাসহ ভারতবর্ষের বণিক শ্রেণি আর বিদ্বান শ্রেণিকে একসূত্রে গেঁথে দিয়ে শিল্প ও বাণিজ্যিক নবজাগরণের সূচনা করেছিলেন। সেই বীরগাথা বাস্তবতা আজ বাংলাদেশ এবং পশ্চিম বাংলায় শুধুই ইতিহাস হয়ে আমাদের বিদ্রুপ করছে। আমাদের কৃষি সম্পদ আছে কৃষক আছে কিন্তু কৃষিশিল্প গড়ে ওঠেনি। আমাদের শ্রমিক আছে শক্ত শ্রম দেওয়া হাত আছে কিন্তু শ্রমশিল্প গড়ে ওঠেনি। আমরা যেন শুধু পোশাকশিল্পেই আটকে আছি অনেকটা সময় ধরে।নিউ ইয়র্কভিত্তিক সিইও ওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনের বেস্ট কান্ট্রি ফর এন্ট্রাপ্রেনিওরশিপ সূচকে ইদানীং যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে সেখানে বাংলাদেশের অবস্থান নিচের দিকে। বিশ্বে শিল্পোদ্যোগের অন্য সেরা দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১০০ দেশের মধ্যে ৮৪তম। এতে পাকিস্তান ৯৯তম থেকে বাংলাদেশ এগিয়ে থাকলেও ভারতের ৯ম তুলনায় অনেক পিছিয়ে আছে। ছয়টি সূচকের ওপর এই সমীক্ষা চালানো হয় উদ্ভাবন প্রতিযোগিতা সক্ষমতা শ্রমদক্ষতা অবকাঠামোগত যোগ্যতা মূলধন এবং মুক্ত ব্যবসায় ব্যবস্থা। বাংলাদেশের মোট স্কোর এসেছে মাত্র ১২ দশমিক ৯৯ যেখানে ভারতের স্কোর ২৫ দশমিক ৪৭ যুক্তরাষ্ট্রের ৪২ দশমিক ৮৮। বাংলাদেশের পয়েন্টগুলো ঠিক এভাবে তারা বিশ্লেষণ করেছেনউদ্ভাবনে ৪ দশমিক ৩৪ প্রতিযোগিতা সক্ষমতায় ৪ দশমিক ৮৯ শ্রমদক্ষতায় ২৩ দশমিক ৫ অবকাঠামোয় ২০ দশমিক ৪৭ মূলধনে ৯৩ দশমিক ৬২ এবং মুক্ত ব্যবসায় ব্যবস্থায় ১ দশমিক ৭ পয়েন্ট। একেবারে সাদামাটাভাবে বিশ্লেষণ করলেই বোঝা যায় বাংলাদেশে শিল্প ও বাণিজ্যমুখী নবজাগরণের অন্তরালে অবস্থান করছে মুক্ত ব্যবসায় ব্যবস্থা উদ্ভাবনী যোগ্যতা এবং প্রতিযোগিতার সক্ষমতা। এই তিনটি স্থানে উন্নতি সাধন করলেই আমরা হয়তো একটি শিল্প ও বাণিজ্যবান্ধব সমাজ এবং রাষ্ট্র লাভ করতে পারি। এই তিনটি ব্যবস্থার একটি পুরোপুরিভাবে রাষ্ট্রব্যবস্থার হাতে। অন্য দুইটির উন্নয়নেও রাষ্ট্রের সহযোগিতা প্রয়োজন। শিক্ষা আর সংস্কৃতিকে শিল্প এবং বাণিজ্য জগতে সমন্বয় করার মাধ্যমে বাংলাদেশ অনায়াসেই লাভ করতে পারে ব্যবসায়ের উদ্ভাবনী যোগ্যতা আর প্রতিযোগিতার সক্ষমতা। এ কাজটি করতে সরকারের বহুমাত্রিক পরিকল্পনা সুফল বয়ে আনতে পারেএমনটা শুধু বলার কথা নয় বিশ্বাসের কথা।শিল্প এবং বাণিজ্য অঞ্চলটি হয়ে উঠুক সামাজিক উন্নয়নের বড় একটি মাধ্যম শিল্প এবং বাণিজ্যের বিশেষ ভূমিকায় এগিয়ে যাক শিক্ষা আর সংস্কৃতিআজ না হয় এটুকুই আশা করে বিদায় হই। শিল্প আর বাণিজ্যমুখী এই নবজাগরণের যুগ আসবে তখনই যখন বাঙালি চিন্তাবিদ সংস্কারকদের সঙ্গে বাঙালি ব্যবসায়ী ও উদ্যোগপতিদের সমন্বয় ঘটবে।লেখক অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তাইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1607.csv b/Bangla_fin_news_articles/1607.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d1b22b62a3c16806fc638c29aca4d9a855c592c0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1607.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1607,এবার টিসিবির সয়াবিনই লিটারে বাড়ল ১০ টাকা,2021-02-16,মুন্না রায়হান,এবার সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশই টিসিবি দাম বাড়াল সয়াবিন তেলের। গতকাল সোমবার সরকারের এ বিপণন সংস্থাটি তাদের বিক্রিত সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ১০ টাকা বাড়িয়েছে। এছাড়া প্রতি কেজি মসুর ডালে দাম বাড়িয়েছে পাঁচ টাকা। এতে বিপাকে পড়েছেন ভোক্তারা।সংশ্লিষ্টরা বলেছেন বাজার নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি স্বল্প আয়ের মানুষের সুবিধার্থে বাজার মূল্যের চেয়ে কম দামে টিসিবি ভোজ্য তেল ডাল চিনি ও পেঁয়াজসহ বিভিন্ন নিত্যপণ্য বিক্রি করে। সরকারের এ সংস্থাটিতো মুনাফা করার জন্য পণ্য বিক্রি করে না। তাহলে তারা এখন সয়াবিন তেল ও মসুর ডালের দাম বাড়াল কেন যখন বাজারে লাগামহীনভাবে ভোজ্য তেলের দাম বাড়ছে ।সংশ্লিষ্টরা বলেন এখন টিসিবির উচিত ছিল বাজারে সয়াবিনের সরবরাহ বাড়ানো যাতে বাজার নিয়ন্ত্রণে থাকে। ব্যবসায়ীরা আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে স্থানীয় বাজারে ইচ্ছে মতো দাম বাড়াতে না পারে। কিন্তু তারা বাজারে সয়াবিনের সরবরাহ না বাড়িয়ে উলটো দাম বাড়িয়ে দিয়েছে।গতকাল টিসিবি তাদের বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেলে ১০ টাকা বাড়িয়ে ৯০ টাকা নির্ধারণ করে। এছাড়া পাঁচ টাকা বাড়িয়ে প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৫ টাকা।এ প্রসঙ্গে টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির গতকাল ইত্তেফাককে বলেন পেঁয়াজ বাদে অন্য সব পণ্য সয়াবিন মসুর ডাল ও চিনি আমরা স্থানীয় বাজার থেকে কিনেই ভোক্তাদের দিচ্ছি। স্থানীয় বাজারে দাম বেড়েছে বলেই আমাদের দাম বাড়াতে হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন এই মুহূর্তে বাজারে সয়াবিন তেলের সরবরাহ বাড়ানো সম্ভব নয়। তবে রমজানের শুরুতে এপ্রিলে বাজারে সয়াবিনের সরবরাহ বাড়ানো হবে।গতকাল রাজধানীতে শান্তিনগর মতিঝিলসহ বেশ কয়েকটি জায়গায় খোলা ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রির কার্যক্রম ঘুরে দেখা যায় দাম বাড়ায় ক্রেতাদের কাছে সয়াবিন তেলের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। কিন্তু ট্রাক প্রতি মাত্র ২০০ থেকে ৩০০ লিটার বরাদ্দ থাকায় ক্রেতারা চাহিদা মতো সয়াবিন তেল পাচ্ছে না।টিসিবি ডিলার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি জুয়েল আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন বাজারে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ায় টিসিবির তেলের চাহিদা বেড়েছে। কিন্তু বরাদ্দ কম থাকায় আমরা ভোক্তাদের চাহিদা পূরণ করতে পারছি না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন সয়াবিনের পাশাপাশি মসুর ডাল ও চিনিরও চাহিদা রয়েছে। তবে বাজারে নতুন দেশি পেঁয়াজ ওঠায় এই পণ্যটির চাহিদা কমে গেছে। দিন শেষে অনেক সময় অবিক্রিত থেকে যাচ্ছে এসব পেঁয়াজ। ফলে আমরা অনেকটা বাধ্য হয়ে অবিক্রিত পেঁয়াজ নির্ধারিত দামের চেয়ে কম দামে বিক্রি করছি। কারণ পেঁয়াজ রেখে দিলে নষ্ট হয়ে যাবে।এদিকে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে পেঁয়াজ নিয়ে বিপাকে পড়েছে টিসিবি। তারা আন্তর্জাতিক বাজার থেকে যে ১ লাখ ২০ হাজার টন পেঁয়াজ কিনেছে তা পর্যায়ক্রমে আগামী মার্চ পর্যন্ত আসবে। এছাড়া এরই মধ্যে আসা অনেক পেঁয়াজ গুদামে রয়েছে। এই পেঁয়াজ বিক্রি শেষ না হওয়া পর্যন্ত তারা সয়াবিন তেল কেনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না।গত প্রায় দুই মাস ধরে বাজারে বাড়ছে ভোজ্য তেলের দাম। টিসিবির দৈনন্দিন খুচরা বাজারদরের প্রতিবেদন অনুযায়ী বর্তমানে দেশের খুচরা বাজারে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায়। প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১১৮ থেকে ১২০ টাকা পাম সুপার ১১০ থেকে ১১৫ টাকা পাম অয়েল ১০০ থেকে ১০২ টাকায় বিক্রি হয়। সরকারের সংস্থাটির হিসাবেই গত এক বছরে বোতলজাত সয়াবিন তেলে ২৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ ও খোলা পাম অয়েলে ৩২ দশমিক ৬৭ শতাংশ দাম বেড়েছে।ব্যবসায়ীরা বলেছেন আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদার তুলনায় সয়াবিন ও পাম অয়েলের সরবরাহ কম। এজন্য দাম বেশি। তবে মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় চলতি ফেব্রুয়ারিমার্চ থেকে পাম অয়েলের মৌসুম শুরু হচ্ছে। এ দুটি দেশের পাম অয়েল উত্পাদনের ওপর ভোজ্য তেলের বাজার নির্ভর করছে। যদি উত্পাদন ভালো হয় তাহলে বাজারে ভোজ্য তেলের দাম কমবে বলে তারা জানান।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1608.csv b/Bangla_fin_news_articles/1608.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5ddd49371183407f68269b724f865ce1af6115b6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1608.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1608,উৎপাদনশীলতা পুরস্কার পেলো ৩১ প্রতিষ্ঠান,2021-02-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,উৎপাদনশীলতায় বিশেষ অবদানের জন্য ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ২৯ শিল্প প্রতিষ্ঠান ও দুই ব্যবসায়ী সমিতি।সোমবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এম আলী আজমের সভাপতিত্বে এসময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিমসহ পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা। পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিকে ১৬টি মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে ৮টি ক্ষুদ্র শিল্প ২টি রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প ৩ টি এবং ট্রেডবডি ও অ্যাসোসিয়েশন ক্যাটাগরিতে ২টি প্রতিষ্ঠান পুরস্কার পায়।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1609.csv b/Bangla_fin_news_articles/1609.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3025a432be1161d7d307ab3aa1099066461aa85f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1609.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1609,পোনা উৎপাদনে যেতে পারছে না অধিকাংশ হ্যাচারি,2021-02-15,সাতক্ষীরা প্রতিনিধি,পোনা উৎপাদনকারী হ্যাচারিতে মাদার মা বাগদা চিংড়ি সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করায় গভীর সংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি শিল্প। সমুদ্র থেকে মাদার চিংড়ি আহরণকারী জাহাজ থেকে গত ১৫ দিন ধরে কক্সবাজারভিত্তিক গড়ে ওঠা হ্যাচারিগুলোতে মাদার সরবরাহ করা হচ্ছে না। ফলে প্রয়োজনীয় মাদার না পেয়ে পোনা উৎপাদনে যেতে পারছে না কক্সবাজারের অধিকাংশ হ্যাচারি।এদিকে কক্সবাজারের অধিকাংশ হ্যাচারিতে বাগদা চিংড়ি পোনার উৎপাদন না হওয়ায় সাতক্ষীরা খুলনা ও বাগেরহাটসহ আশপাশের এলাকায় পোনা সরবরাহ উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় পোনার দামও বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েক গুণ। এতে মৌসুমের শুরুতেই পোনা সংকটের কারণে চাষিরা তাদের ঘেরে পোনা ছাড়তে পারছেন না। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ঘেরে পোনা ছাড়তে না পারলে মোটা অঙ্কের টাকা লোকসানের মুখে পড়তে হবে চাষিদের। ব্যাংক লোন নিয়ে যারা চিংড়ি চাষ করেন তারা পড়েছেন বিপাকে।সাতক্ষীরার চিংড়ি ঘের মালিক খায়রুল মোজাফ্ফর মন্টু বলেন বাজারে পোনা সরবরাহ কম হলে দাম বেড়ে যায়। গত বছর ১ হাজার টাকায় পোনা কিনতে হয়েছিল। এমনিতে মড়কের কারণে আমরা চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত এরপর সেব নিজেদের স্বার্থে এভাবে ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করলে ঘেরে পোনা ছাড়তে না পেরে আরওক্ষতিগ্রস্ত হব।সাতক্ষীরা জেলা চিংড়ি পোনা ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ আবুল কালাম বাবলা বলেন বাজারে পোনার সংকট হলে দাম বেড়ে যায়। ফলে চাষিদের ঘেরে পোনা ছাড়তে হিমশিম খেতে হয়। এতে চিংড়ির উত্পাদনও কমে যাবে। একই সঙ্গে কমে যাবে রপ্তানি। তিনি বাজারে মানসম্মত পোনা সরবরাহ নিশ্চিত করতে মাদার সরবরাহ যাতে স্বাভাবিক থাকে সে বিষয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেন। সাতক্ষীরাস্থ দিপা সি ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দীন বন্ধু মিত্র বলেন দেশের বৈদেশিক মুদ্রার একটি বড় অংশ আসে চিংড়ি রপ্তানি থেকে। পোনা সংকটের কারণে চিংড়ির উৎপাদন কম হলে রপ্তানিও কমে যাবে। যার প্রভাব পড়বে দেশের অর্থনীতির ওপর। একই সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত হবে চিংড়ি শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শ্রিম্প হ্যাচারি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ সেবএর একজন সদস্য জানান গত ১৫ দিন ধরে হ্যাচারিতে মাদার সাপ্লাই বন্ধ রয়েছে। যে কারণে অধিকাংশ হ্যাচারি পোনা উৎপাদনেযেতে পারছে না।মাদার সাপ্লাইকারী জাহাজ ব্যবসায়ী মাদার বহনকারী কার্গো অ্যাসোসিয়েশন ও ফিড ব্যবসায়ীর সঙ্গে সেবএর কয়েক জনের যোগসাজশে পুরো ব্যবসাটা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করছে। তারা কোটা করে প্রতিটি মাদারে কমিশন নেওয়ার জন্য পরিকল্পিতভাবে হ্যাচারিতে মাদার সরবরাহ বন্ধ রেখেছে। যে কারণে কক্সবাজার ভিত্তিক ৫৬টি হ্যাচারির মধ্যে বর্তমানে চালু আছে মাত্র ২৩টি। তিনি আরো বলেন এভাবে ১৫ দিন মাদার বন্ধ থাকার কারণে চাষিরা আগামী এক মাস পোনা পাবে না। ফলে বাজারে পোনা সরবরাহ না হলে ঘের মালিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।মৎস্যঅধিদপ্তর খুলনার সহকারী পরিচালক রাজকুমার বিশ্বাস জানান বৃহত্তর খুলনা অঞ্চলে ১ লাখ ৫২ হাজার ৪৯৬ হেক্টর আয়তনের জমিতে ১ লাখ ১১ হাজার ৯৪০ চিংড়ি ঘের রয়েছে। প্রতি মৌসুমে এসব ঘেরে মোট পোনার চাহিদা রয়েছে ৩৫১ কোটি। সেব যদি কোটার মাধ্যমে বাজারে পোনা সরবারহ নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে তাহলে এই অঞ্চলে পোনা সংকটের সৃষ্টি হবে। ফলে ঘেরে পোনা ছাড়তে না পেরে চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। মাছের উৎপাদনও কমে যাবে। যার প্রভাব পড়বে পুরো চিংড়ি শিল্পের ওপর।শ্রিম্প হ্যাচারি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ সেবএর মহাসচিব নজিবুল ইসলাম গত ১৫ দিন ধরে মাদার মা বাগদা চিংড়ি সরবরাহ বন্ধ থাকার কথা স্বীকার করে বলেন হ্যাচারিগুলোতে মাদার ফুলফিল হয়ে গেছে। এখন স্টকিং করার জায়গা নেই। যে কারণে জাহাজগুলো মাদার আহরণ না করে সাদা মাছ আহরণে চলে গেছে। এছাড়া তারা মাদারের দামও একটু বাড়ানোর কথা বলেছে। আমরা বলেছি তারা এলে এ ব্যাপারে একটা ব্যবস্থা করা যাবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1610.csv b/Bangla_fin_news_articles/1610.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3d9c6e38990d17998abc1b1e6e5102660c3ff766 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1610.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1610,অর্থনীতিতে শীর্ষ ১০এ জায়গা নিতে মরিয়া তুরস্ক,2021-02-13,মো শাহাদাত হোসেন নিশাদ,করোনা মহামারির কারণে ২০২০ সালে বিপর্যস্ত ছিল তুরস্কের অর্থনীতি। কিন্তু বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ ১০ অর্থনীতিতে নিজেদের জায়গা করে নিতে বড় বিনিয়োগ ও প্রকল্প নিয়ে এগোচ্ছে তুরস্ক। ক্ষমতায় আসার পর থেকেই শীর্ষ অর্থনীতি হওয়ার বাসনার কথা শোনাচ্ছিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট। দেশের প্রবৃদ্ধি ভালো অবস্থানে নিতে বহুমুখী উদ্যোগ নিয়ে কাজ করছে দেশটির সরকার।সম্প্রতি দেশটির মালাতিয়া প্রদেশে একটি সেতু উদ্বোধন করে এসব কথা জানান দেশটির প্রেসিডেন্ট। চলতি বছর ২০২১ ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য রয়েছে তুরস্ক সরকারের।তুর্কি প্রেসিডেন্ট বলেন দেশকে শীর্ষ ১০এ নিতে বৃহত্তম বিনিয়োগগুলোকে বৃহত্তম প্রকল্পে রূপান্তরের কাজ চলছে। পৃথিবীতে যত মেগাপ্রজেক্টের কাজ চলছে তার অর্ধেকেরও বেশি বাস্তবায়ন হচ্ছে তুরস্কে। পাশাপাশি মহাকাশ প্রযুক্তি হাইটেক আর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে তুরস্কের কাজের তুলনা হয় না বলেও মনে করেন তিনি। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে দেশটির মূল্যস্ফীতি ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছিল। সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গিয়েছিল নিত্যপণ্য। ঐ সময় মানুষ চাল আর পাস্তা কিনে মজুত করেছিল। জ্বালানি তেল আর সারের দাম বাড়ায় দেশটিতে বেড়েছে কৃষিকাজে খরচ। বৈরী আবহাওয়ায় ব্যাহত হয়েছে উত্পাদন। তুরস্কের মুদ্রা লিরার মান কমায় গেল বছর আমদানি খরচ পৌঁছেছিল ৯০০ কোটি ডলারে। করোনার কারণে ২০২০ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ১০ শতাংশ সংকুচিত হয় দেশটির অর্থনীতি। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরে এসে কিছুটা স্থিতিশীল হয় তুরস্কের অর্থনীতি।আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ বলছে চলতি বছর তুরস্কের অর্থনীতির ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে। করোনার ক্ষতিও কাটিয়ে উঠবে দেশটি। চলতি বছর বাজেট ঘাটতি সাড়ে ৩ শতাংশে নেমে আসবে বলেও পূর্বাভাস দিয়েছে আইএমএফ।অর্থনীতিবিদরা বলছেন প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের প্রথমে দেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে নজর দেওয়া প্রয়োজন।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1611.csv b/Bangla_fin_news_articles/1611.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..86197ef3a68b86f1ca43936e88b10e3fb1cb13d1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1611.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1611,করোনার ক্ষতি কাটাতে বিশেষ গুরুত্ব অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায়,2021-02-13,অর্থনীতি ডেস্ক,করোনা ভাইরাসের প্রভাবে অর্থনীতির ক্ষতি কাটাতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায়। বিশেষ করে কর্মসংস্থান বাড়াতে জোর দেওয়া হয়েছে এবারের পরিকল্পনায়। সম্প্রতি অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার দলিল প্রকাশ করা হয়েছে।অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা মেয়াদে অর্থাত্ জুলাই ২০২০ থেকে জুন ২০২৫ মেয়াদে দেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি গড় ৮ শতাংশে উন্নীতকরণের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এই মেয়াদে প্রায় ১ কোটি ১৩ লাখ কর্মসংস্থানের লক্ষ্যমাত্রা প্রাক্কলন করা হয়েছে। এতে অভ্যন্তরীণ কর্মসংস্থানের অংশ ৮০ লাখ এবং বৈদেশিক কর্মসংস্থানের অংশ ৩২ লাখ ধরা হয়েছে। অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা মেয়াদে অভ্যন্তরীণ কর্মসংস্থানের লক্ষ্যমাত্রা কিছুটা হ্রাস পেয়েছে যার প্রধান কারণ হলো কোভিড১৯ পরিস্থিতির ফলে সৃষ্ট অর্থনৈতিক ধাক্কা এবং চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ক্রমাগত জোরদার হওয়ার কারণে শ্রমনির্ভর অর্থনীতি থেকে উচ্চ কিংবা অগ্রসর প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় যুগে প্রবেশ। পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ জিইডি এই পরিকল্পনার দলিল তৈরি করেছে।উল্লেখ্য করেনার কারণে সাম্প্রতিক সময়ে সারা বিশ্বই একটি সংকটকালীন সময় অতিক্রম করছে। গত প্রায় এক বছর ধরে কোভিড১৯ মহামারির কারণে সব দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতি ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত হয়েছে। বিশ্বব্যাপী লকডাউনের প্রভাবে লাখ লাখ মানুষ বেকার হয়েছে। বিশেষ করে ২০২০ সালের শুরুর দিকে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব দেশেই অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত শ্রমিকের অনেকেই অর্থনৈতিক স্থবিরতার শিকার হয়েছে। এমন সময়ে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। এজন্য পরিকল্পনায় গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে কর্মসংস্থানে। শ্রমশক্তি জরিপ ২০১৬১৭ অনুযায়ী দেশে সেবা খাতে নিয়োজিত শ্রমশক্তির প্রায় ৭২ শতাংশ অপ্রাতিষ্ঠানিক কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিল। অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় সেবা খাতে কাঠামোগত রূপান্তর আনয়নের লক্ষ্যে সেবা খাত সংশ্লিষ্ট কর্মকাণ্ডের আধুনিকীকরণের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে সেবা খাতের উন্নয়ন কৌশল হিসেবে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা সেবা খাতে অবকাঠামো উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধি কর্মদক্ষতার মানোন্নয়ন রেমিট্যান্সের উত্পাদনমুখী ব্যবহারসহ নানা বিষয়ে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় বিশদভাবে কর্মসূচি উল্লেখ করা হয়েছে। তবে সেবা রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিগত বছরগুলোতে তেমন উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করতে পারেনি। পরিবহন টেলিকম ও আইসিটি ব্যবসায়িক সেবা এবং পর্যটন এ চারটি গুরুত্বপূর্ণ সেবা খাত থেকে মোট সেবা রপ্তানির মাত্র ৪৭ শতাংশ অর্জিত হয় যা অন্যান্য দেশের তুলনায় কম। পরিবহন খাতে নিয়ন্ত্রণমূলক নীতি কৌশল এবং অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে কর্মসৃজন এবং সেবা রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষ্যে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় কৌশল গ্রহণ করা হয়েছে।অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় পর্যটননীতির সফল বাস্তবায়নে বেসরকারি খাতে বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। আইসিটির ক্ষেত্রে যুগোপযোগী শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি ও প্রয়োজনীয় অবকাঠামো বিকাশের মাধ্যমে কর্মসৃজন তৈরির বিষয়টি অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় প্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। বর্তমান সরকার গত নির্বাচনি ইশতেহারের আমার গ্রাম আমার শহর নীতি অনুযায়ী নগর ও গ্রামের বৈষম্য ক্রমাগতভাবে দূর করার উদ্দেশ্যে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে অর্থনৈতিক অঞ্চলসমূহ দ্রুত সমাপ্তকরণ গ্রামীণ প্রবৃদ্ধি কেন্দ্র উন্নয়ন স্থানীয় পণ্যের বাজার তৈরি খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প ও কৃষি ভ্যালুচেইন প্রতিষ্ঠা এবং ইকমার্স ব্যবস্থা প্রসারের লক্ষ্যে কৌশল ও কর্মসূচি প্রহণ করা হয়েছে। সরকার অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে ২০৩০ সালের মধ্যে ১০০টি বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে যার মাধ্যমে ১ কোটি লোকের কর্মসংস্থান হবে মর্মে আশা করা হচ্ছে। অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় এ বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চলসমূহ সরকার কর্তৃক সঠিকভাবে পরিচালনার মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের বিষয়টিতে জোর দেওয়া হয়েছে।উল্লেখ্য সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা মেয়াদ সরকার কিছু গুরুত্বপূর্ণ মেগা প্রকল্প হাতে নিয়েছিল যার বাস্তবায়ন অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা মেয়াদে অব্যাহত থাকবে। এর মধ্যে হচ্ছে পদ্মা সেতু প্রকল্প রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুেকন্দ্রসহ আরো বেশকিছু প্রকল্প। এ প্রকল্পসমূহের সঠিক বাস্তবায়ন হলে দেশে যোগাযোগ ও অবকাঠামোগত সুবিধার উন্নয়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিক গতিশীলতা বৃদ্ধি পাবে এবং বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে।উল্লেখ্য সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা মেয়াদে মোট ১ কোটি ২৯ লাখ কর্মসংস্থানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। উক্ত লক্ষ্যমাত্রার আলোকে ২০১৬২০২০ পরিকল্পনা মেয়াদে ১ কোটি ৯ লাখ অভ্যন্তরীণ কর্মসংস্থান এবং ২০ লাখ বৈদেশিক কর্মসংস্থানের লক্ষ্য স্থির করা হয়েছিল। এ লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে মোট ৯৫ লাখ লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। অভ্যন্তরীণ কর্মসংস্থান ৬০ লাখ লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী অর্জিত না হলেও বৈদেশিক কর্মসংস্থানের ৩৫ লাখ ক্ষেত্রে অগ্রগতি সাধিত হয়।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1612.csv b/Bangla_fin_news_articles/1612.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8e2dc89c9a8eabd10192112b3d005065ae6ffea1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1612.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1612,জমজমাট গদখালীর ফুলবাজার,2021-02-13,আহমেদ সাঈদ বুলবুল যশোর অফিস,করোনা ভাইরাসের গ্রাসে বিপর্যস্ত জনজীবনকে রাঙাতে বসন্ত বরণভালোবাসা দিবস দরজায় কড়া নাড়ছে। ২১শে ফেব্রুয়ারির আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসও সামনে। এই তিন দিনকে ঘিরে ফুলের রাজধানী যশোরের গদখালী এলাকার ফুলের বাজার জমজমাট হয়ে উঠেছে। তবে অতি সম্প্রতি টিকা চালু হলেও করোনা নিয়ে সাধারণ মানুষের দ্বিধাদ্বন্দ্ব আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় এবছর ফুলচাষ কম করেছেন চাষিরা।ফলে করোনাআম্ফানের যুগল ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়াটা পুরোপুরি সম্ভব হয়নি। সারা বছর বাজারে ফুল সরবরাহ করলেও এখানকার চাষিদের মূল টার্গেট থাকে এই তিন দিবস। এই তিন দিবসে ২০ কোটি টাকার ফুল বিক্রির লক্ষ্য থাকে তাদের। এবার সেই প্রত্যাশিত লক্ষ্যে পৌঁছায়নি গদখালীর ফুলবাজার। বসন্তভালোবাসা দিবসকে ঘিরে শুক্রবার পর্যন্ত গদখালীতে ৫ কোটি টাকার ফুল বিক্রি হয়েছে বলে জানান ব্যবসায়ী নেতারা। গতকাল শুক্রবার গদখালী ফুলবাজারে প্রতি ১০০ গোলাপ ফুল ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা রংভেদে গ্লাডিওলাস প্রতি শ ৬০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা রজনীগন্ধা ৭০০৮০০ টাকা জারবেরা ৭০০ থেকে ১ হাজার টাকা চন্দ্রমল্লিকা ২০০৩০০ টাকা প্রতি হাজার গাঁদাফুল ৩০০৩৫০ টাকা প্রতি আঁটি জিপসি ও কামিনীপাতা ১০০ টাকা দরে বিক্রি হয়।বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আব্দুর রহিম বলেন গত বছর করোনা ও আম্ফানে অনেক ক্ষতি হয়েছে। এ বছর ৫ কোটি টাকার ফুল বিক্রি হয়েছে। গদখালীর সফল ফুলচাষি ইসমাইল হোসেন বলেন গত বছরের থেকে এবার যারা ফুল বিক্রি করতে পারছে তাদের সবার লাভ হবে। কারণ চাহিদার থেকে ফুল চাষ কম হয়েছে। আমি তিন বিঘা জমিতে চন্দ্রমল্লিকা চাষ করেছি ১ লাখ টাকা লাভের আশা করছি।হাড়িয়া গ্রামের ফুলচাষি আবুল হাশেম বলেন আমি এবার দুই বিঘা জমিতে গ্লাডিওলাস করেছি। লাভ হবে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। করোনার কারণে গত বছর প্রায় ৫০ হাজার টাকা ক্ষতি হয়েছে। আশা করছি ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারব।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1613.csv b/Bangla_fin_news_articles/1613.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d9339a26ae92ac334c1cd19caf07f92d1bb18774 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1613.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1613,ঋণখেলাপি হওয়ার নেপথ্যে,2021-02-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকিং খাতে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বাইরেও বড় একটা অংশ বাস্তবতার শিকার। ঐসব বাস্তব সমস্যা সমাধান না হওয়ায় মূলত ঋণখেলাপি বাড়ছে। প্রক্রিয়াগত কারণেই অনেক শিল্পোদ্যোক্তা খেলাপি হয়ে যাচ্ছেন। মূলত খেলাপি হওয়ার নেপথ্য কারণগুলো নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে সৃষ্ট। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে বড় ধরনের নীতি সংস্কারের কথা বলছেন সংশ্লিষ্টরা।করোনার কারণে এমনিতেই ব্যবসাবাণিজ্য অনেকটা স্থবির হয়ে গেছে। এর ওপরে গ্যাস ও বিদ্যুতের সমস্যার কারণে উত্পাদন ক্ষমতার পুরোটা ব্যবহার করতে পারছেন না উদ্যোক্তারা। ফলে কারখানা চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তারা। আবার ক্রেতাদের হাতে পর্যাপ্ত টাকা না থাকায় পণ্যের চাহিদা কমে গেছে। অন্যদিকে বিশ্ববাজারে চাহিদা কমার কারণে রপ্তানি বাণিজ্যও কমেছে। এসব কারণে শিল্পোদ্যোক্তারা বিপাকে পড়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এছাড়াও ব্যাংকগুলোতে অনিয়ম দুর্নীতি অব্যবস্থাপনা এবং সঠিক উদ্যোক্তাকে না দিয়ে নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানে ঋণ দেওয়ার কারণে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে।ঢাকা ও আশপাশের এলাকার শিল্পকারখানার মালিকরা জানিয়েছেন গ্যাসবিদ্যুৎ সমস্যার কারণে উত্পাদন ব্যাপকহারে বিঘ্নিত হচ্ছে। এছাড়া কারখানায় কাঁচামাল নিয়ে আসার সময় ও উত্পাদিত পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে নানা জটিলতা বিভিন্ন স্থানে কাগজপত্র যাচাইয়ের নামে হয়রানি তো আছেই। এতে দেশি বাজারের জন্য উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানসহ শতভাগ রপ্তানিমুখী শিল্পগুলোও বিপাকে রয়েছে। উদ্যোক্তারা বলছেন আমাদের দেশে ব্যবসায়িক নীতির পলিসি কারণেও ব্যবসা নষ্ট হচ্ছে। একদিকে উচ্চহারে কর অন্যদিকে নীতিগত দিক থেকে সমস্যা। এখানে নীতির ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা বজায় থাকে না। বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে নীতিমালার শিথিলতা গোষ্ঠীবিশেষের জন্য বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়। এতে বাজারে সমতা থাকে না। এছাড়া ব্যাংকগুলোও প্রকৃত উদ্যোক্তাদের ক্ষেত্রে সহযোগিতার মনোভাব পোষণ করে না। বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে বারবার ব্যাংকগ্রাহক সম্পর্ককে গুরুত্ব দিয়ে যে কোনো সমস্যার সমাধান করতে বললেও তা হচ্ছে না। সূত্র জানায় ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের প্রভাব এত বেশি যে তারা সরকারের উচ্চ মহল থেকে শুরু করে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতির ওপর হস্তক্ষেপ করছে। তাদের সুবিধামতো নীতি তৈরি করছে। এতে প্রকৃত উদ্যোক্তাদের অবস্থা দিন দিন খারাপ হচ্ছে। ব্যবসা পরিচালনা করে ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করতে নাভিশ্বাস উঠছে তাদের। এখন পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে গিয়েছে যে ব্যবসা বন্ধ করে পালানোর অবস্থা। আবার কেউবা দেউলিয়াত্বের পথে।সর্বশেষ তথ্যমতে বিশেষ সুবিধা এবং ছাড় দেওয়ার ফলে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণের পরিমাণ কিছুটা কমে এসেছে। তিন মাসের ব্যবধানে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৫ হাজার ৭০৬ কোটি টাকা কমে ৮৮ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে যা মোট বিতরণ করা ঋণের ৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ। সেপ্টেম্বর মাস শেষে এটা ছিল ৮ দশমিক ৮৮ শতাংশ।চলতি বছরের মার্চ থেকে দেশে শুরু হয় মহামারি করোনা ভাইরাসের প্রকোপ। এর প্রভাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেরও নানা খাতে সংকট তৈরি হয়। এই সংকটকালে ঋণগ্রহীতাদের সুবিধা দেয় সরকার। এ সুবিধার ফলে ডিসেম্বর পর্যন্ত কিস্তি না দিলেও খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হয়নি তারা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন করোনা পরিস্থিতির বেশ উত্তরণ হলেও এখনো স্বাভাবিক হয়নি ব্যবসাবাণিজ্যের গতি। এমন পরিস্থিতিতে উদ্যোক্তারা নতুন করে বিনিয়োগে নামছেন না। এমন প্রতিকূল অবস্থায় টিকে থাকতে না পেরে শিল্পকারখানা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন অনেকে। এতে ব্যাংকগুলোর নতুন ঋণ বাড়ছে না। অন্যদিকে আগে দেওয়া ঋণের অর্থ গত বছর ফেরত পায়নি বললেই চলে। এতে চলতি বছরে বেড়ে যাবে খেলাপি ঋণের পরিমাণ। ছোটবড় সব ঋণেই এমন অবস্থা তৈরি হবে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।এ বিষয়ে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকের বিএবি চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার ইত্তেফাককে বলেন দেশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানসমূহ এখনো কোভিড১৯এর ভয়াবহ প্রভাব কাটিয়ে উঠতে পারেনি। আর সংক্রমণও একেবারে শেষ হয়ে যায়নি। এমন পরিস্থিতিতে দেশের অধিকাংশ ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান তাদের ক্যাপাসিটির অর্ধেক উত্পাদন করছে। একই সঙ্গে বিশ্ববাজারের অবস্থা খারাপ হওয়ায় গার্মেন্টস কোম্পানিগুলোর ওয়ার্কঅর্ডার ৩০৪০ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে দৈনন্দিন ব্যবসায়িক খরচ মিটিয়ে মুনাফা পর্যায়ে যাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়েছে। বিদ্যমান ঋণখেলাপি হয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1614.csv b/Bangla_fin_news_articles/1614.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..415ffeb74fb3f6dbd2bc92e97e5ec8197879bd0f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1614.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1614,এনবিআরে আটকে থাকা অগ্রিম ভ্যাটের অর্থ ফেরত পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা,2021-02-13,রিয়াদ হোসেন,জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর শুল্ক রেয়াত ও প্রত্যর্পণ অফিস বা ডেডো হতে রপ্তানিকারকদের বহুল আলোচিত অগ্রিম ভ্যাটের টাকা ফেরত পাওয়ার জটিলতা কাটছে। বৃহৎ করদাতা ইউনিটের পরামর্শে অনৈতিকভাবে আটকে রাখা ঐ অর্থ ফেরত দিতে সব ধরনের জট দ্রুত ছাড়াতে সম্মত হয়েছে এনবিআর। ফলে ডেডোতে আটকে থাকা শত শত রপ্তানিকারকের বিপুল পরিমাণ প্রাপ্য অর্থ শিগিগরই ফেরত আসবে বলে আশা করছেন তারা।ইস্যুটি নিয়ে গত মঙ্গলবার এনবিআর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের নিয়ে বৈঠক করে। বৈঠকে বছরের পর বছর ব্যবসায়ীদের প্রাপ্য ঐ অর্থ আটকে রাখা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন খোদ এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।সরকারের কাছ থেকে নেওয়া গ্যাস শিল্প কারখানায় ব্যবহারের জন্য রপ্তানিকারকরা পরিশোধিত ভ্যাটের ৮০ শতাংশই ফেরত পেয়ে আসছিলেন। ২০০৫ সাল থেকে এ সুবিধা দিয়ে আসছে সরকার। গত বছর থেকে নতুন ভ্যাট আইনের আওতায় শতভাগই ফেরত দেওয়ার বিধান রয়েছে। ডেডোতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন করার পর ঐ অর্থ ফেরত দেওয়া হতো। কিন্তু এক অযৌক্তিক কারণে ২০১৭ সাল থেকে রপ্তানিকারকদের ঐ অর্থ ফেরত দেওয়া বন্ধ রাখে ডেডো। সূত্র জানায় এনবিআরের বৃহত্ করদাতা ইউনিট বা এলটিইউ পেট্রোবাংলার কাছে ভ্যাটের অর্থ পাওনা রয়েছে। পেট্রোবাংলা থেকে ঐ অর্থ উদ্ধার করতে না পেরে আটকে দেয় ব্যবসায়ীদের যৌক্তিক পাওনা। ২০০ শিল্প প্রতিষ্ঠানের প্রায় শত কোটি টাকা আটকে আছে। ইস্যুটি নিয়ে শিল্পোদ্যোক্তাদের একাধিক সংগঠন অসন্তোষ জানিয়ে এনবিআরকে চিঠি পাঠায়। সর্বশেষ তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ একটি চিঠি পাঠায়। চিঠিতে বলা হয় এলটিইউএর চিঠি পেয়ে ডেডো কর্তৃক উদ্যোক্তাদের গ্যাস বিলের ভ্যাট ফেরত দেওয়া বন্ধ রেখেছে যা মোটেও আইনসিদ্ধ নয়। এলটিইউকে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে নিয়ে আসায় এই উদ্ভূত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।সূত্র জানায় পেট্রোবাংলার অধীনস্থ আন্তর্জাতিক তেল কোম্পানি আইওসি সিলেট গ্যাসফিল্ড লিমিটেডের চারটি বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডের পাঁচটি বাপেক্সেও দুটি এবং অন্য আরো একটি মিলিয়ে মোট ১৩টি গ্যাসফিল্ড হতে গ্যাস উত্পাদন পর্যায়ে ভ্যাট আদায় করে এনবিআর। এ ভ্যাটের অর্থ আদায়ের কার্যক্রম দেখভাল করে এনবিআরের আওতাধীন এলটিইউভ্যাট অফিস। তবে ১৩টির মধ্যে পেট্রোবাংলার আওতাধীন গ্যাসফিল্ডের মধ্যে গ্যাসের বর্ধিত মূল্যের ওপর প্রায় ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকার রাজস্ব বকেয়া পড়ে যায় বলে এনবিআরের দাবি। এ অর্থ আদায়ে নানামুখী চেষ্টা করেও কার্যকর ফল মেলেনি। ঐ অর্থ না পেয়ে গ্যাস ব্যবহার করা শিল্পোদ্যোক্তাদের প্রাপ্য আটকে দেওয়ার পথে হাঁটে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। তিন জন কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপকালে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইত্তেফাককে তারা বলেন এলটিইউর পরামর্শে ডেডো অফিস কর্তৃক রপ্তানিকারকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত আটকে দেওয়া অযৌক্তিক। এটি আইনসম্মতও নয়। মঙ্গলবারের সভায় উপস্থিত এক কর্মকর্তা বলেন চেয়ারম্যান ঐ অর্থ আটকে রাখার বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করেছেন।সভায় উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএএর পরিচালক নজরুল ইসলাম। ইত্তেফাককে তিনি বলেন ডেডোতে আটকে থাকা অর্থ ফেরতের পথ এখন খুলেছে। নতুন করে শতভাগ ভ্যাটের অর্থ ফেরতের কথা থাকলেও এক্ষেত্রে কিছু জটিলতা রয়েছে। ঐ জটিলতা নিরসনে এনবিআর একটি আদেশ জারি করবে বলেও সিদ্ধান্ত হয়েছে।গ্যাস বিলের ভ্যাটের অর্থ ছাড়াও আমদানির বিপরীতে আদায় করা আগাম করের এটি অর্থ ফেরত পাওয়া নিয়েও জটিলতার অভিযোগ ছিল ব্যবসায়ীদের। ঐ অর্থও ফেরতেও ইতিবাচক উদ্যোগ নিয়েছে এনবিআর। সূত্র জানায় ইতিমধ্যে শতাধিক আবেদনের ইস্যু নিষ্পত্তি করা হয়েছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1615.csv b/Bangla_fin_news_articles/1615.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4a7ea3042e7660aaea702f453d8294cc529c1fe1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1615.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1615,দুই বছর মেয়াদি প্রকল্পের কাজ দেড় বছরেও শূন্য,2021-02-13,হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জ,দুই লেনের মাত্র ৬.২ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণের প্রকল্প। নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়াখানপুরহাজীগঞ্জগোদনাইলআদমজী ইপিজেড সড়ক নির্মাণের এই প্রকল্পটি ২০১৯ সালে হাতে নেয় সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নারায়ণগঞ্জ সড়ক বিভাগ। এই সড়কটি নির্মাণে একনেক সভায় ব্যয় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে ১১৩ কোটি ৫২ লাখ টাকা। বাস্তবায়নের সময় দেওয়া হয়েছিল দুই বছর। ইতিমধ্যেই মেয়াদের প্রায় দেড় বছর সময় পার হলেও প্রকল্পের অগ্রগতি এখনো শূন্য।বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষের গাফিলতি করোনা ও অবৈধ দখলদারদের বাধার কারণে প্রকল্পটি এখনো আলোর মুখ দেখেনি। তবে প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদ বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ সড়ক বিভাগ থেকে পাওয়া তথ্য মতে নারায়ণগঞ্জ৪ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমানের আগ্রহে শহরের চাঁনমারি থেকে পুরাতন রেল লাইনের পাশ দিয়ে খানপুর হাজীগঞ্জ গোদনাইল হয়ে আদমজী ইপিজেড পর্যন্ত সড়কটি নির্মাণের জন্য নারায়ণগঞ্জ সড়ক বিভাগ একটি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব তৈরি করে নারায়ণগঞ্জ সড়ক বিভাগ। সে মতে মূল সড়ক ৭.৩০ মিটার প্রশস্ত এবং উভয় পাশে ১.৮০ মিটার প্রশস্ত হার্ডসোল্ডার থাকার কথা। এ ছাড়াও চারটি আরসিসি সেতু ও একটি আরসিসি বক্স কালভার্ট নির্মাণ করা হবে। এর জন্য সড়ক ও জনপথ প্রয়োজনীয় ভূমি ১ লাখ টাকা প্রতীকী মূল্যে রেলওয়ে থেকে বরাদ্দ নেয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মেয়াদ ধরা হয় ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। কিন্তু প্রকল্পটি একনেক সভায় অনুমোদন পায় ২০১৯ সালের ২২ অক্টোবর। এ কারণে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের প্রস্তাবিত মেয়াদ থেকে প্রায় চার মাস অতিক্রান্ত হয়ে যায়। পরবর্তীতে রেলওয়ে থেকে বরাদ্দ নেওয়া জমি বুঝে পেতে দীর্ঘসূত্রিতা তৈরি হয়। সড়কটি নির্মাণের অ্যালাইনমেন্টে রেলওয়ের লিজ দেওয়া ও অবৈধভাবে গড়ে ওঠা শিল্প কারখানা ও স্থাপনা থাকায় সড়ক নির্মাণ কাজ শুরু করতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারি ও ১ মার্চ সড়ক ও জনপথ রেলওয়েকে চিঠি দিয়ে অনুরোধ জানায় সড়ক নির্মাণের অ্যালাইনমেন্টএ বিদ্যমান অবৈধ স্থাপনা এবং রেলওয়ে কর্তৃক লিজকৃত কারখানাসমূহ উচ্ছেদ করে পজিশন হস্তান্তরের জন্য। রেলওয়ে এবং সড়ক ও জনপথ যৌথভাবে উচ্ছেদ পরিচালনা করে সড়ক নির্মাণের ভূমি হস্তান্তর প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য গত ৭ ও ৮ ডিসেম্বর সময় নির্ধারণ করে। সে লক্ষ্যে যাবতীয় প্রস্তুতিও নিশ্চিত করা হয়। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদে নির্ধারিত সময়ে কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়নি।অনুসন্ধানে জানা গেছে কয়েক জন প্রভাবশালী উচ্ছেদ বন্ধে সক্রিয় ছিলেন। কিছু সাধারণ মানুষকে ভুল বুঝিয়ে উচ্ছেদের বিরুদ্ধে সভা সমাবেশ করিয়েছেন। উচ্ছেদ পরিচালনার নির্ধারিত দিনের দুই দিন আগে গত ৫ ডিসেম্বর নগরীর চার জন কাউন্সিলর শিমরাইলে অবস্থিত নারায়ণগঞ্জ সড়ক বিভাগের অফিসে গিয়ে নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ জহিরুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে উচ্ছেদ বন্ধের অনুরোধ জানান। বৈঠকের পর নির্ধারিত উচ্ছেদ কার্যক্রম আর হয়নি। এ দিকে আগামী ৩০ জুন প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদ শেষ হবে। এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেন আশা করি শিগগিরই ঠিকাদার নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। নির্ধারিত উচ্ছেদ কার্যক্রম অনিবার্য কারণবশত রেলওয়ে স্থগিত করেছে বলেও তিনি জানান। তিনি বলেন প্রকল্পটির ব্যয় বাড়ানো ছাড়াই বাস্তবায়নের মেয়াদ বৃদ্ধির জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বরাবর প্রস্তাব পাঠিয়েছি। সেটিও এখন প্রক্রিয়াধীন আছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1616.csv b/Bangla_fin_news_articles/1616.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..141d58707791fe50bdf5cc52bcd1e2ae72dbcec5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1616.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1616,এক দিনেই সয়াবিনের দাম লিটারে বেড়েছে ১০ টাকা,2021-02-13,মুন্না রায়হান,বাজারে বেড়েই চলেছে ভোজ্য তেলের দাম। বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে গত জানুয়ারিতে ব্যবসায়ীদের বৈঠক বাজার মনিটরিং কোনো কিছুতেই ইতিবাচক প্রভাব পড়েনি ভোজ্য তেলের বাজারে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেশি এমন অজুহাতে প্রায় প্রতি সপ্তাহেই বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটির দাম ।গতকাল শুক্রবার রাজধানীর খুচরা বাজারে আরেক দফা বেড়েছে সয়াবিনের দাম। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি তাদের গতকালের খুচরা বাজারদরের প্রতিবেদনে এক দিনেই প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনে কোম্পানিভেদে ৫ থেকে ১০ টাকা দাম বাড়ার বিষয়টি জানিয়েছে। সব মিলিয়ে গত দেড় থেকে দুই মাসের ব্যবধানে প্রতি লিটার সয়াবিনে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। দাম বেড়েছে পাম অয়েল ও পামসুপারেরও যা ভোগান্তিতে ফেলেছে ভোক্তাদের। কেন দফায় দফায় বাড়ছে ভোজ্য তেলের দাম এ প্রশ্ন তাদের। ভোক্তাদের অভিযোগ আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেশি এমন অজুহাতে একটি চক্র কারসাজি করছে ভোজ্য তেল নিয়ে। তারা দফায় দফায় দাম বাড়াচ্ছে।তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলের দাম ওঠানামা করছে যে কারণে দেশের আমদানিকারকরা লোকসানের ভয়ে একসঙ্গে বেশি পরিমাণে ভোজ্য তেল কিনছেন না। তারা বলেন বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন সয়াবিন ১ হাজার ১০০ ডলার ও পাম অয়েল ১ হাজার ৫০ ডলারে বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু এই দর ২০২৫ দিন আগে ১০০ থেকে ১৫০ ডলার পর্যন্ত কমেছিল। আর গত বছর জুলাইয়ে প্রতি টন সয়াবিনের দাম ছিল ৭০০ ডলার। দেশে চাহিদার ৯০ শতাংশ ভোজ্য তেল আমদানি করা হয় জানিয়ে তারা বলেন দেশে যে ভোজ্য তেলের দাম বেড়েছে তা আন্তর্জাতিক বাজারের প্রভাব। দাম বাড়ার এটাই কি একমাত্র কারণ এ প্রশ্নে ব্যবসায়ীরা জানান আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদার তুলনায় সয়াবিন ও পাম অয়েলের সরবরাহ কম। কারণ আর্জেন্টিনায় দীর্ঘদিন ভোজ্য তেল মিলগুলোতে শ্রমিক ধর্মঘট চলেছে। ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা থেকে সয়াবিন আমদানি করা হয়। এছাড়া মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া থেকে পাম অয়েল আমদানি করা হয়। এই দুটি দেশে চলতি ফেব্রুয়ারিমার্চ থেকে পাম অয়েলের মৌসুম শুরু হচ্ছে। কিন্তু দেশ দুটি আশঙ্কা করছে এ বছর তাদের পাম অয়েলের উত্পাদন কম হবে। ব্যবসায়ীরা জানান করোনা মহামারির কারণে গত বছর আন্তর্জাতিক বাজার থেকে চীন ২০১৯ সালের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ পরিমাণে ভোজ্য তেল আমদানি করেছে। চলতি বছরও তারা তাদের চাহিদার তুলনায় বেশি পরিমাণে ভোজ্য তেলের অর্ডার করেছে। এসব কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদার তুলনায় ভোজ্য তেলের সরবরাহ কম। এর প্রভাব পড়েছে দেশের বাজারে। তবে আগামী এক মাসের মধ্যে মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় পাম অয়েল উত্পাদনের বিষয়টি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া গেলে বাজার স্থিতিশীল হয়ে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।গতকাল খুচরা বাজারে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন কোম্পানিভেদে ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়। আর ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৬৮০ টাকা। এছাড়া প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১১৮ থেকে ১২০ টাকা পামসুপার ১১০ থেকে ১১৫ টাকা পাম অয়েল ১০০ থেকে ১০২ টাকায় বিক্রি হয়।সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি হিসেবে গত এক বছরে বোতলজাত সয়াবিন তেলে ২৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ ও খোলা পাম অয়েলে ৩২ দশমিক ৬৭ শতাংশ দাম বেড়েছে।ভোজ্য তেলের মূল্য বৃদ্ধি প্রসঙ্গে মৌলভীবাজারের পাইকারি ভোজ্য তেল ব্যবসায়ী মো. আলী ভুট্টো গতকাল ইত্তেফাককে বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় দেশেও ভোজ্য তেলের দাম বেড়েছে। তবে পাইকারি বাজারে বর্তমানে যে দরে ভোজ্য তেল বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে দাম এত বেশি হওয়ার কথা নয়। বর্তমানে পাইকারি বাজারে প্রতি মণ সয়াবিন ৪ হাজার ৪৫০ টাকা পাম অয়েল ৩ হাজার ৭১০ টাকা ও পামসুপার ৩ হাজার ৮১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানান তিনি। সম্প্রতি সচিবালয়ে ভোজ্য তেল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি সাংবাদিকদের বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলের মূল্য কমবেশি হওয়ার কারণে দেশে তা ওঠানামা করে। তাই সমস্যার গভীরে গিয়ে আমরা সমাধানের চেষ্টা চালাচ্ছি।দাম বেড়েছে আটা ময়দা ব্রয়লার মুরগি আদা ও হলুদেররাজধানীর খুচরা বাজারে দাম বেড়েছে আটা ময়দা ব্রয়লার মুরগি আদা ও হলুদের। প্যাকেট আটা ও ময়দা কেজিতে ২ টাকা বেড়ে যথাক্রমে ৩৩ থেকে ৩৫ টাকা ও ৪০ থেকে ৪৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া খোলা সাদা আটা ৩০ থেকে ৩২ টাকা খোলা ময়দা ৩৫ থেকে ৩৮ টাকা বিক্রি হচ্ছে। ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা টাকা। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয় ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা।আমদানিকৃত আদা কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ৮০ থেকে ১২০ টাকা ও দেশি হলুদের কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়ে ১৪০ থেকে ২০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে । একই দামে বিক্রি হচ্ছে আমদানিকৃত হলুদও।এদিকে বাজারে শীতকালীন সবজির সরবরাহ বাড়ায় সবজি নিয়ে স্বস্তিতে রয়েছেন ভোক্তারা। গতকাল বাজারে বিভিন্ন ধরনের সবজির মধ্যে শিম ২০ থেকে ৩০ টাকা মুলা ১৫ থেকে ২০ টাকা গাজর ১৫ থেকে ২০ টাকা টম্যাটো ২০ থেকে ৩০ টাকা বেগুন ৩০ থেকে ৪০ টাকা পেঁপে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা বরবটি ৩০ থেকে ৪০ টাকা করল্লা ৫০ থেকে ৬০ টাকা নতুন আলু ১৫ থেকে ২০ টাকা ঝিঙা ৩০ থেকে ৪০ টাকা কচুর লতি ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ফুলকপি বাঁধাকপি ও ব্রকলি আকারভেদে ১৫ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লাউ বিক্রি হচ্ছে আকারভেদে প্রতিটি ৪০ থেকে ৫০ টাকা। এ সপ্তাহে দাম কমেছে কাঁচা মরিচের। প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা। এছাড়া দেশি পেঁয়াজ ৩০ থেকে ৩৫ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ২০ থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1617.csv b/Bangla_fin_news_articles/1617.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7c9a0f923c10068e893b5f3a703542c49d4158db --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1617.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1617,অপচয় কমিয়ে পুনর্ব্যবহারযোগ্য পোশাক তৈরিতে একজোট ব্র্যান্ড ও উৎপাদকেরা,2021-02-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুনর্ব্যবহারযোগ্য করতে বস্ত্র ও পোশাক তৈরিতে কাঁচামালের অপচয় কমানোর লক্ষ্যে একজোট হয়েছে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড ও উৎপাদনকারীরা। এ লক্ষ্যে ৩০টি প্রতিষ্ঠান সহযোগিতার নতুন উদ্যোগ নিয়েছে।এ উদ্যোগের মাধ্যমে বাংলাদেশে বস্ত্র খাতের উৎপাদনপ্রক্রিয়ায় নষ্ট হওয়া সুতা ও কাপড় পুনর্ব্যবহারের লক্ষ্যে নতুন পদ্ধতির উদ্ভাবন করবে। শুধু তাই নয় করোনা পরিস্থিতির কারণে জমে থাকা পোশাকের একটা গতি বের করার উপায়ও খোঁজা হবে। সার্কুলার ফ্যাশন পার্টনারশিপ নামে এই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে দেশের তৈরি পোশাকশিল্প উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ। গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে এ উদ্যোগের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে বেস্ট সেলার সিঅ্যান্ডএ জিনা ট্রাইকট গ্রে স্টেট এইচঅ্যান্ডএম কেমার্ট অস্ট্রেলিয়া মার্কস অ্যান্ড স্পেনসার পুল অ্যান্ড বিয়ার টার্গেট অস্ট্রেলিয়ার মতো ব্র্যান্ড। এছাড়া দেশের নিটওয়্যার ও ওভেন পোশাক উৎপাদনকারী কয়েকটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1618.csv b/Bangla_fin_news_articles/1618.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..58a0ae3846fddcb85f029849847ee3c5c7fe2c09 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1618.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1618,স্কিটিতে শুরু হলো ১১ দিনের এসএমই পণ্যমেলা,2021-02-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চামড়াজাত পণ্যসহ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প খাতের উদ্যোক্তাদের পণ্য নিয়ে রাজধানীর উত্তরায় বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশনের বিসিক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট স্কিটিতে শুরু হয়েছে ১১ দিনব্যাপী অমর একুশে মেলা।বিসিকের আয়োজনে এ মেলায় ৬০টি স্টলে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য হস্ত ও কুটিরশিল্পজাত বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী প্রক্রিয়াজাত খাদ্যসামগ্রী প্রসাধনী বুটিক শাড়িকাপড় থ্রিপিছ মধুসহ বিভিন্ন দেশি পণ্যের উদ্যোক্তারা এতে অংশ নিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার এ মেলার উদ্বোধন করেন বিসিক চেয়ারম্যান মো. মোশতাক হাসান। মেলায় বিসিক থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণকারীদের তৈরি হস্ত ও কুটিরশিল্পজাত পণ্য ও মধু বিক্রয় করা হবে।মেলা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এ মেলা।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিসিক মহাব্যবস্থাপক ও স্কিটির অধ্যক্ষ প্রকৌশলী মো. শফিকুল আলম।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1619.csv b/Bangla_fin_news_articles/1619.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ba369c5f8efe0f7e508a47c99831d1f638f5c906 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1619.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1619,অর্থনৈতিক মুক্তির সংগ্রামে করদাতারা সম্মুখ সারির যোদ্ধা গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী,2021-02-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ বলেছেন দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি ও সমৃদ্ধির জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত আন্দোলনে সম্মানিত করদাতারা হচ্ছেন অগ্র সৈনিক। তাদের করের টাকায় দেশের প্রতিটি সেক্টরে উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনা সম্ভব হচ্ছে।বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহ জেলা শিল্পকলা মিলনায়তনে কর অঞ্চল ময়মনসিংহ আয়োজিত শ্রেষ্ঠ করদাতাদের সম্মাননা ও পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।শরীফ আহমেদ বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে দেশের উন্নয়নে কর্মযজ্ঞ চলছে। দেশের অর্থনীতি একটি শক্ত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশ ইতোমধ্যে স্বল্পোন্নত হতে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সব যোগ্যতা অর্জন করেছে। করোনা মহামারির সময়েও দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রেকর্ড পরিমাণ ৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করেছে। মাথাপিছু আয় উপরের দিকে ২০০০ ডলার অতিক্রম করেছে। তিনি উল্লেখ করেন অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির ফলে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ কর্ণফুলী টানেল ও মেট্রোরেলের মতো বৃহৎ বাজেটের মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে সম্মানিত করদাতাগণের আন্তরিকতা এবং দক্ষতার কারণে।অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাটেগরিতে ময়মনসিংহ কর অঞ্চলের সর্বমোট ৪৩ জন করদাতাকে পুরস্কৃত করা হয়।পুরস্কারপ্রাপ্ত করদাতারাসহ ময়মনসিংহ অঞ্চলের কর কমিশনার ময়মনসিংহ কর অঞ্চলের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বাসসইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1620.csv b/Bangla_fin_news_articles/1620.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9d41d7e807b1785fe56c0123ee3c342f8a114387 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1620.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1620,ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের ইকমার্সে অন্তর্ভুক্ত করতে নতুন উদ্যোগ,2021-02-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উদ্যোক্তাদের অনলাইনভিত্তিক ব্যবসা তথা ইকমার্সে অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। শুরুতে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের উদ্যোক্তাদের জন্য ইকমার্স প্ল্যাটফরম তৈরিতে সহায়তা করা হবে। এছাড়া ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধি এবং প্রয়োজনীয় বাজার সংযোগে সহায়তা প্রদান করা হবে।এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন বিসিক ও এক্সেস টু ইনফরমেশনের এটুআই মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। সমঝোতা অনুযায়ী ৬৪ জেলায় বিসিকের ডিসপ্লে সেন্টারগুলোকে অনলাইন প্ল্যাটফরমের আওতায় আনা পণ্য উৎপাদন এবং বিপণনে নিযুক্ত কর্মী উদ্যোক্তা এবং সমবায় সমিতিগুলোর জন্য প্রশিক্ষণ বিষয়ে কারিগরি পরামর্শ প্রদান করা হবে। এটুআইয়ের একশপ উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হয়ে উদ্যোক্তারা ইবিপণন করতে পারবেন।সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিসিকের চেয়ারম্যান মো. মোশতাক হাসান এটুআইয়ের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. আব্দুল মান্নান প্রমুখ। এ সময় জানানো হয় বিসিকের প্ল্যাটফরমটি একশপের সঙ্গে সংযুক্ত থাকবে। যেখানে বিসিকের উদ্যোক্তারা একশপের লজিস্টিকস সেবা এবং অনলাইনে পেমেন্ট সুবিধা গ্রহণ করতে পারবে। পাশাপাশি সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা একশপের বিস্তৃত নেটওয়ার্কের অন্তর্ভুক্ত হতে পারবে। দেশে এবং দেশের বাইরে ইকমার্স সংযোগ তৈরিতে একশপ সহযোগিতা দেবে। বিসিকের চেয়ারম্যান বলেন বিসিক ৫ম প্রতিষ্ঠান হিসেবে ওয়ান স্টপ সেবা প্রদান শুরু করতে যাচ্ছে। অনুষ্ঠানে জানানো হয় এই সমঝোতার আওতায় আগামীতে বিসিকের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোতে বাজারমুখী দক্ষতা উন্নয়নে সহায়তা প্রদান এবং এর শিল্পনগরীগুলোতে অনদ্যজব প্রশিক্ষণ বা উদ্যোক্তা তৈরিতে সহায়তা দেওয়া হবে। নাগরিক সেবা সহজ করা ডিজিটাল সেবায় রূপান্তর জাতীয় ডিজিটাল সিস্টেমসমূহের সঙ্গে সংযোগ এবং ডিজিটাল সেবা প্রদান ব্যবস্থার বাস্তবায়নে এটুআই এবং বিসিক একসঙ্গে কাজ করবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1621.csv b/Bangla_fin_news_articles/1621.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..142415d363e3626ae7ca7fac87c2666ecbe13ad6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1621.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1621,সোনারগাঁওয়ে ১২০০ অবৈধ গ্যাস সংযোগ,2021-02-11,স্টাফ রিপোর্টার নারায়ণগঞ্জ,একদিকে পরিবারপরিজনের খাবার তৈরি করতে গ্যাসের অভাবে সিলিন্ডারের ওপর নির্ভর করছেন ভুক্তভোগীরা। অন্যদিকে ক্ষমতার দাপটে অবৈধ সংযোগ দিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন নামধারী কিছু নেতা। জানা গেছে অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিতে লাইনপ্রতি তারা নিচ্ছেন ৫০ হাজার টাকা।আর এভাবেই তিনটি গ্রাম নয়াপুর কাঠালিয়াপাড়া আন্ধার মানিক ৪ নম্বর ওয়ার্ড ও বেইলর ৭ নম্বর ওয়ার্ডে প্রায় ১ হাজার ২০০ অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিয়ে ঐ চক্র হাতিয়ে নিয়েছে ৬ কোটি টাকা। তবে এ বাবদ সরকারি দপ্তরে জমা পড়েনি কানাকড়িও। এমনটাই অভিযোগ উঠেছে সোনারগাঁও সাদিপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতাদের বিরুদ্ধে।আর এই তালিকায় রয়েছে নব্য আওয়ামী লীগার ও বিএনপি নেতাদের নামও। এ ব্যাপারে সাদিপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি আলআমিন অভিযোগ অস্বীকার করেন। তবে এলাকাবাসীর মতোই তিনি নিজেও অবৈধ গ্যাস সংযোগ নিয়েছেন বলে স্বীকার করেন। এ বিষয় তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মমিনুল হক বলেন রূপগঞ্জে আমাদের তিনটি টিম উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছে। আমরা যদি এই ধরনের কোনো অভিযোগ পাই তাহলে অবশ্যই উচ্ছেদ অভিযান চালাব। সেই সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেব।এ বিষয় নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আজিজ বলেন তাদের বিরুদ্ধে যে ধরনের অভিযোগ উঠে আসছে সেটা যদি সত্যি হয় তাহলে সাংগঠনিক নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আর যারা নব্য আওয়ামী লীগার তারা কীভাবে কমিটিতে এলো সেই বিষয় খোঁজখবর নেওয়া হবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1622.csv b/Bangla_fin_news_articles/1622.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4dc33481db1ae7118b9e26a7e73fe7f45f1d7e9e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1622.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1622,পণ্য আমদানি কম গুদাম খালি ভাড়া নেই লাইটার জাহাজের,2021-02-11,চট্টগ্রাম অফিস,পণ্য আমদানিতে স্থবিরতা এখনো কাটেনি। আন্তর্জাতিক বাজারে ভোগ্যপণ্যসহ অন্যান্য পণ্যের দাম বাড়তি থাকায় আমদানি কম হচ্ছে। ফলে পণ্য মজুত ও পরিবহন ব্যবসার সঙ্গে জড়িতরা লোকসান গুণছেন। এতে প্রায় পাঁচ শতাধিক লাইটারেজ জাহাজ অলস পড়ে আছে। এছাড়া ঢাকাচট্টগ্রাম মহাসড়কের দারোগা হাট এলাকায় স্থাপিত ওজন স্কেলের কারণে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।ব্যবসায়ীরা জানান করোনার শুরু থেকে আমদানিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। আমদানিকারকরা অতি প্রয়োজন না হলে অথবা চাহিদার বিপরীতে সীমিত পরিমাণ পণ্য আমদানি করছেন। আবার গত কয়েক মাস যাবৎআন্তর্জাতিক বাজারে কয়েকটি ভোগ্য পণ্যের দাম বেড়েছে। ফলে এসব পণ্যও কম আমদানি হচ্ছে। আমদানি কমে যাওয়ায় এসব পণ্য পরিবহন ও মজুতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা চরম লোকসানে রয়েছেন। চট্টগ্রামে প্রায় তিন শতাধিক বাণিজ্যিক গুদাম রয়েছে। বিভিন্ন আমদানিকারকরা পণ্য এনে এসব গুদামে মজুত করে রাখেন। কিন্তু আমদানি কমে যাওয়ায় পণ্যের অধিকাংশ গুদাম খালি পড়ে আছে। গুদামে পণ্য নেই।মহাসড়কে স্কেলের কারণে অধিকাংশ পণ্য সড়ক পথের পরিবর্তে আউটার থেকে লাইটার জাহাজে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আবার কন্টেইনার ডিপোগুলো থেকে কন্টেইনারে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এব্যাপারে চট্টগ্রাম গুদাম মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আলী আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন আমদানিতে স্থবিরতা কাটছে না। তাই আমাদের অধিকাংশ গুদাম খালি পড়ে রয়েছে। ভাড়া দিতে না পারায় অনেকেই গুদাম ছেড়ে দিয়েছেন। সড়কে স্থাপিত ওজন স্কেলের কারণেও আমদানিকারকরা চট্টগ্রামের গুদামে পণ্য রাখছেন না। প্রতি ট্রাকে ১৩ টনের বেশি পণ্য পরিবহন করা যাচ্ছে না। এতে পণ্যে ক্রয় মূল্য বেড়ে যাচ্ছে। লাইটারজাহাজ মালিকদের সংগঠন ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেলের অধীনে প্রায় দেড় হাজারের মতো লাইটারেজ জাহাজ রয়েছে। আমদানি কমে যাওয়ায় অধিকাংশ জাহাজ অলস পড়ে রয়েছে। আবার বড় শিল্প গ্রুপগুলোর পণ্য পরিবহনে নিজস্ব লাইটারেজ জাহাজ রয়েছে। ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেলের এক কর্মকর্তা জানান বর্তমানে প্রায় ৫০০ লাইটারেজ জাহাজ ভাড়া না পাওয়ায় অলস পড়ে আছে। পণ্য পরিবহনে এক ক্যাটাগরির জাহাজে গম ডালসহ ভোগ্যপণ্য পরিবহন হয়। আরেক ক্যাটাগরির জাহাজে পাথর কয়লা সিমেন্ট ক্লিংকারসহ অন্যান্য পণ্য পরিবহন হয়। তিনি জানান গত ১০১২ দিন যাবত্ ভোগ্যপণ্য পরিবহনে কোনো জাহাজ ভাড়া হয়নি।আমদানি করা পণ্য আউটার থেকে লাইটারেজ জাহাজে এনে মাঝিরঘাটে খালাস করা হয়। এখানে ১৭টি ঘাট রয়েছে। এসব ঘাটে পণ্য লোডআনলোডে কয়েক হাজার শ্রমিক কাজ করে থাকে। আমদানি কমে যাওয়ায় তারাও অলস সময় কাটাচ্ছে। চট্টগ্রাম গুদাম ও ঘাট শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আবদুল খালেক বলেন ফেব্রুয়ারির শুরু থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঘাটগুলোতে কোনো পণ্য খালাস হয়নি। গত মঙ্গলবার থেকে কিছু পণ্যবাহী জাহাজ আসতে শুরু করেছে। তাও সীমিত পরিমাণ। কাজ না থাকায় শ্রমিকরা পরিবার নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে।চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের অভিযোগ দেশের অন্য কোথাও মহাসড়কে ওজন স্কেল বসানো হয়নি। শুধুমাত্র ঢাকাচট্টগ্রাম মহাসড়কের দারোগা হাট এলাকায় ওজন স্কেল বসানো হয়েছে। এতে চট্টগ্রামে পণ্যবাহী গাড়িতে পণ্যের পরিমাণ নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এর ফলে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। স্কেলটি প্রত্যাহারের জন্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন সরকারের উচ্চ মহলে দাবি জানিয়েও কোনো সাড়া পাননি।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1623.csv b/Bangla_fin_news_articles/1623.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..52585a6c46c7c97efd0faca1e7841e727bdb9146 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1623.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1623,সিকদার গ্রুপের চেয়ারম্যান জয়নুল হক আর নেই,2021-02-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিকদার গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ ও বেসরকারি ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নুল হক সিকদার মারা গেছেন ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না লিল্লাহে রাজিউন।বুধবার ১০ ফেব্রুয়ারি তিনি দুবাইয়ের সৌদিজার্মান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। জয়নুল হক শিকদার করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।ন্যাশনাল ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর এ এস এম বুলবুল বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন।সিকদার গ্রুপের পরিচালক সৈয়দ কামরুল ইসলাম জানান এক সপ্তাহ আগে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।এদিকে জয়নুল হক সিকদারের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক শোকবার্তায় বলা হয়েছে সিকদার গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট সমাজসেবক বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নুল হক সিকদারের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।এছাড়া জয়নুল হক সিকদারের মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের পৃথক এক বিবৃতিতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেন।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1624.csv b/Bangla_fin_news_articles/1624.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d6ae8cde545919dd9e8eb9923578e2baa55d91e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1624.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1624,বাংলাদেশে ব্যবসায়ের পরিবেশের আরও উন্নয়ন চায় যুক্তরাজ্য,2021-02-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহৎরপ্তানি গন্তব্য যুক্তরাজ্য এদেশে বিনিয়োগ বাড়ানোর সম্ভাবনা দেখছে। দেশটি শিক্ষা খাতসহ কয়েকটি খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী। তবে এজন্য দেশের ব্যবসা সহায়ক পরিবেশের আরওউন্নয়ন করার ওপর গুরুত্ব দিয়েছে দেশটি। মঙ্গলবার রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ডিসিসিআই সভাপতি রেজোয়ান রাহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালেএ কথা বলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য উচ্চ শিক্ষা আর্থিক খাত এবং আর্থিক প্রযুক্তি খাত ফিনটেক বৈদেশিক বিনিয়োগের জন্য সম্ভাবনাময় উল্লেখ করে তিনি বলেন দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার লক্ষ্যে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করার বিকল্প নেই। এদেশে আন্তর্জাতিক মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম চালুকরণে ব্রিটেনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অত্যন্ত আগ্রহী। তবে তা নিশ্চিত করতে বিদ্যমান নীতিমালার কার্যকর ব্যবহারের আহ্বান জানান তিনি। তিনি যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের বাণিজ্য সম্প্রসারণে আগামী সপ্তাহ হতে ব্রিটিশবাংলাদেশ বাণিজ্য সংলাপ আয়োজনের সম্ভাবনার কথা জানান। ডিসিসিআই সভাপতি যুক্তরাজ্যকে বাংলাদেশ থেকে আরওবেশি হারে তথ্যপ্রযুক্তি সেবা আমদানির পাশাপাশি বিনিয়োগে বাড়ানোর আহ্বান জানান।সর্বশেষ ২০১৯২০ অর্থবছরে উভয় দেশের বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ৩৮৬ কোটি মার্কিন ডলার যা স্থানীয় মুদ্রায় প্রায় ৩৩ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ রপ্তানি করেছে ৩৪৫ কোটি ডলারের আর আমদানি করেছে ৪১ কোটি ডলারের পণ্য। সভায় ডিসিসিআই ও ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1625.csv b/Bangla_fin_news_articles/1625.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c2d233018161e44f0009693f4d2aa2433359f8a4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1625.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1625,করোনার সুবিধায় কমেছে খেলাপি ঋণ,2021-02-10,রেজাউল হক কৌশিক,করোনার কারণে বিশেষ সুবিধা এবং ছাড় দেওয়ার ফলে কমে এসেছে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণের পরিমাণ। তিন মাসের ব্যবধানে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৫ হাজার ৭০৬ কোটি টাকা কমে ৮৮ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে যা মোট বিতরণ করা ঋণের ৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ যা সেপ্টেম্বর মাস শেষে ছিল ৮ দশমিক ৮৮ শতাংশ।চলতি বছরের মার্চ থেকে দেশে শুরু হয় মহামারি করোনা ভাইরাসের প্রকোপ। এর প্রভাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেরও নানা খাতে সংকট তৈরি হয়। এই সংকটকালে ঋণগ্রহীতাদের সুবিধা দেয় সরকার। এই সুবিধার ফলে ডিসেম্বর পর্যন্ত কিস্তি না দিলেও খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হয়নি তারা।২৮ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে জারি করা সেই নির্দেশনায় বলা হয়েছিল চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ের কোনো কিস্তি পরিশোধ না করলেও গ্রহীতা খেলাপি হিসেবে বিবেচিত হবেন না। এই সময়ের মধ্যে ঋণ বা বিনিয়োগের ওপর কোনো রকম দণ্ড সুদ বা অতিরিক্ত ফি যে নামেই অভিহিত করা হোক না কেন আরোপ করা যাবে না।এর আগে ২০১৯ সালের ১৬ মে ঋণখেলাপিদের মোট ঋণের ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্টে ৯ শতাংশ সুদে এক বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ১০ বছরে ঋণ পরিশোধের সুযোগ দেয় সরকার। সরকারের দেওয়া বিশেষ ঐ সুবিধার আওতায় গত বছরের জুন পর্যন্ত প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা খেলাপি ঋণ ব্যাংকগুলো নবায়ন করে যার অর্ধেকই করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো। এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন নিয়েও গত বছর বিপুল পরিমাণ খেলাপি ঋণ পুনঃতপশিল করা হয়েছে যার পরিমাণ ৭৫ থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকা। এর বাইরে গত বছরের জুন পর্যন্ত প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ অবলোপন রাইট অফ করেছে ব্যাংকগুলো। অর্থাত্ এর মাধ্যমে খেলাপি ঋণের হিসাব থেকে এই অর্থ বাদ যাবে যদিও তা শিগিগরই ফেরত আসছে না ব্যাংকগুলোর কাছে। এরপর গত বছরের শুরুতে করোনা শুরু হওয়ার পর আইনগত সুবিধার কারণে কোনো ঋণই খেলাপি হয়নি।বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে দেখা গেছে ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকগুলোর মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৫৮ হাজার ৭৭৫ কোটি টাকা। রাইট অফ করা ঋণ খেলাপি ঋণের সঙ্গে যোগ করলে মোট খেলাপি ঋণ আরো বেড়ে যাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব বলছে ডিসেম্বর শেষে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ৪২ হাজার ২৭৩ কোটি টাকা। এ সময় রাষ্ট্রীয় মালিকানার ব্যাংকগুলোর মোট বিতরণ করা ঋণ ২ লাখ ২ হাজার ৩৩০ কোটি টাকা। বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের ২০২০ শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৬১ কোটি টাকা। ডিসেম্বর শেষে বেসরকারি ব্যাংগুলোতে মোট ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৮ লাখ ৬৬ হাজার ৯৭১ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণ ৪০ হাজার ৩৬১ কোটি টাকা। আর দেশে পরিচালিত বিদেশি মালিকানার ব্যাংকগুলো ২০২০ সাল শেষে মোট ৮৫ হাজার ৯৮৮ কোটি টাকা বিতরণ করে। এর মধ্যে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৮ কোটি টাকা।ঋণ শ্রেণীকরণের তিনটি ধাপ। সেগুলো হলোসাবস্ট্যান্ডার্ড সন্দেহজনক এবং মন্দমান। সব ধরনের চলতি ঋণ ডিমান্ড ঋণ ফিক্সড টার্ম লোন অথবা যে কোনো ঋণের কিস্তি তিন মাসের বেশি কিন্তু ৯ মাসের কম অনাদায়ী থাকলে তা সাবস্ট্যান্ডার্ড ঋণ হিসেবে হিসাবায়ন করা হয়। ৯ মাসের বেশি কিন্তু ১২ মাসের কম অনাদায়ী থাকলে তা ডাউটফুল লোন বা সন্দেহজনক ঋণ হবে। আর ১২ মাসের বেশি অনাদায়ী ঋণ ব্যাড ডেবট বা মন্দ ঋণ হবে।নিয়ম অনুযায়ী ব্যাংকের অশ্রেণিকৃত বা নিয়মিত ঋণের বিপরীতে দশমিক ২৫ থেকে ৫ শতাংশ হারে প্রভিশন রাখতে হয়। নিম্নমান বা সাবস্ট্যান্ডার্ড ঋণের বিপরীতে রাখতে হয় ২০ শতাংশ সন্দেহজনক ঋণের বিপরীতে ৫০ শতাংশ এবং মন্দ বা কুঋণের বিপরীতে ১০০ শতাংশ প্রভিশন সংরক্ষণ করতে হয়। ব্যাংকের আয় খাত থেকে অর্থ এনে এই প্রভিশন সংরক্ষণ করা হয়। খেলাপি ঋণ বাড়লে আর সে অনুযায়ী ব্যাংকের আয় না হলে প্রভিশন ঘাটতি দেখা দেয়।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1626.csv b/Bangla_fin_news_articles/1626.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fd440dc133baf9505d4b20a983aa5ceac08337ac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1626.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1626,সিকৃবির গবেষকদের চায়ের গ্রেডিং পদ্ধতি উদ্ভাবন,2021-02-10,সিলেট অফিস,দেশে বর্তমানে চায়ের বিভিন্ন গ্রেডের পার্থক্য নির্ণয় করা হয়ে থাকে সনাতন পদ্ধতিতে। এর ফলে বেশি সময় ও শ্রম ব্যয় হয়। আবার অনেক সময় চায়ের গ্রেডিংও সঠিক হয় না। এতে দেশীয় চায়ের মান নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রশ্ন ওঠে। এ কারণে চা রপ্তানি বাণিজ্য দিনে দিনে হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে।আন্তর্জাতিক বাজারে চা রপ্তানি এবং দেশে চা বাজারজাতকরণের আগে চায়ের বিভিন্ন গ্রেড নির্ণয় একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। চায়ের বিভিন্ন গ্রেড নির্ধারণের লক্ষ্যে এবার সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিকৃবি একদল গবেষক স্বয়ংক্রিয় গ্রেডিং পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন।সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিকৃবি সংশ্লিষ্ট প্রধান গবেষক ড. রাশেদ বলেন চা প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিটের একটি স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রের মাধ্যমে চায়ের বিভিন্ন টেক্সটারাল ফিচার এবং বাহ্যিক গুণাগুণের ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন চায়ের চারটি গ্রেডকে নির্ভুলভাবে বাছাই করা সম্ভব। আর তাহলে সর্বত্র চায়ের গুণাগুণ প্রকাশ পাবে। চা প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রযুক্তিতে বিভিন্ন চায়ের গ্রেডিং ও শর্টিং স্বয়ংক্রিয়করণের গবেষণা সম্পন্ন করেছেন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিকৃবি গবেষকেরা। তারা বাংলাদেশে চা উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রযুক্তিকে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে চায়ের বিভিন্ন গ্রেডের পার্থক্যকরণে এলগরিদম উদ্ভাবন করেছেন। এই গবেষণায় যুক্ত ছিলেন কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন এবং কৃষিশক্তি ও যন্ত্র বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ রাশেদ আল মামুন সহকারী প্রফেসর মো. তৌফিকুর রহমান কৃষি পরিসংখ্যান বিভাগের সহযোগী প্রফেসর ড. মাসুদ আলম এবং একই বিভাগের দুজন স্নাতক শিক্ষার্থী মারিয়া সুলতানা জেনিন ও তানজিনা রহমান মিম।গবেষণায় আধুনিক কম্পিউটার ভিশনে চায়ের ইমেজ প্রসেসিং প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে যাতে চায়ের দানার টেক্সটারাল ফিচার এবং বাহ্যিক গুণাগুণ সূক্ষ্মভাবে নির্ণয় করে একটি স্বয়ংক্রিয় গ্রেডিং এলগরিদম তৈরি করা হয়। তিনি আরো বলেন কম্পিউটার ভিশনে ইমেজ প্রসেসিং প্রযুক্তি বাংলাদেশের কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণে একটি নতুন ধারণা যা জাতীয় চা উত্পাদন প্রযুক্তি ও রপ্তানি বাজারকে আরো শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1627.csv b/Bangla_fin_news_articles/1627.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1e312eb55d45263f43767912da3f822764739992 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1627.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1627,পাঁচ প্রতিষ্ঠানের হাতে বে পাইলটিং ক্ষুব্ধ শিপিং এজেন্টরা,2021-02-10,চট্টগ্রাম অফিস,চট্টগ্রাম বন্দরে গভীর সমুদ্র থেকে বন্দরের বহির্নোঙরে বে পাইলটিংয়ের দায়িত্ব পাঁচ প্রতিষ্ঠানের হাতে তুলে দেওয়ার প্রক্রিয়ায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন। অ্যাসোসিয়েশন সূত্র জানায় এই প্রক্রিয়াটি বাস্তবায়িত হলে বেসরকারি খাতের বে পাইলটিংয়ের জন্য যে অতিরিক্ত মাশুল গুনতে হবে তাতে জাহাজে পণ্য পরিবহন ব্যয় অত্যধিক বেড়ে যাবে। ফলে অতিরিক্ত ব্যয় পুষিয়ে নিতে আমদানি পণ্যেরও দাম বৃদ্ধি পাবে। তারা বলেন এই প্রক্রিয়াটি চট্টগ্রাম বন্দর আইন ১৯০৮ এবং বন্দর অর্ডিনেন্সের অনুমোদনের বাইরে। নেভিগেশনাল ফেসিলিটেটর চার্জ বিধিবদ্ধ পোর্ট ট্যারিফ দ্বারা নির্ধারিত নয়।বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের একাধিক সূত্র জানায় শিপিং এজেন্টরা প্রচলিত নিয়মে তাদের স্ব স্ব উদ্যোগে সহনশীল মাশুলে বে পাইলটিংয়ের বিষয়টি পরিচালনা করে আসছিলেন। কিন্তু ২০১৯ সালের ১ অক্টোবর বন্দরের নৌবিভাগ কর্তৃক জারি করা একটি অফিস আদেশের আলোকে চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে ডিপ ড্রাফট জাহাজের আগমননির্গমন নিরাপত্তার জন্য নেভিগেশনাল ফেসিলিটেটরস নামে অনভিজ্ঞ পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের হাতে বে পাইলটিং অর্পণের উদ্যোগ নেওয়া হয় সম্প্রতি। তালিকাভুক্ত হয়ে এসব প্রতিষ্ঠান কুতুবদিয়া গভীর সমুদ্র এলাকা থেকে চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙর পর্যন্ত পাইলটিং সেবার মাশুল জাহাজপ্রতি দেড় হাজার ডলার চায়। এর বাইরে ভারসাম্য না আসা পর্যন্ত প্রতিদিন ৩০০ ডলার করে চেয়েছে দায়িত্বপ্রাপ্ত একটি প্রতিষ্ঠান। তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো মাশুল আদায়ে সিন্ডিকেট গড়ে তুলতে পারে বলেও সূত্রগুলো আশঙ্কা ব্যক্ত করেন।এদিকে শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন বে পাইলটিংয়ে তালিকাভুক্ত পাঁচ প্রতিষ্ঠানকে নাম সর্বস্ব ও অনভিজ্ঞ আখ্যায়িত করে নেভিগেশনাল ফেসিলিটেটর হিসেবে এসব প্রতিষ্ঠানের তালিকাভুক্তি বাতিল চেয়ে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীকে একটি চিঠি দিয়েছে। ৬৫টি শিপিং প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে স্বাক্ষর নিয়ে গত ৩১ জানুয়ারি প্রতিমন্ত্রী বরাবর এই চিঠি দেওয়া হয়।চট্টগ্রাম বন্দরের একটি ঊর্ধ্বতন সূত্র ইত্তেফাককে বলেন বিষয়টি আমরা আগে জানতাম না। কিন্তু অবগত হওয়ার পর চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছেন। বে পাইলটিংয়ে তালিকাভুক্তি যদি নিয়মমাফিক হয়ে না থাকে তাহলে হয়তো ভিন্ন সিদ্ধান্ত হতে পারে। বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মোহাম্মদ আরিফ ইত্তেফাককে বলেন চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যানের সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে গত ৪ ফেব্রুয়ারি আমাদের আলাপ হয়েছে। তিনি বে পাইলটিংয়ে তালিকাভুক্ত পাঁচ প্রতিষ্ঠানের পাইলটিং কার্যক্রম বন্ধ রাখার ব্যাপারে আশ্বাস দিয়েছেন। অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সভাপতি ড. পারভেজ সাজ্জাদ আকতার বলেন যারা বে পাইলটিংয়ে তালিকাভুক্ত হতে পারেনি সেরকম দুয়েক জনের স্বার্থে এই কার্যক্রম বন্ধ করার চেষ্টা চলছে। অথচ যারা তালিকাভুক্ত হয়েছে তারা এই কাজটি পেয়েছে মাত্র দুই বছরের জন্য ।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায় চট্টগ্রাম বন্দরে বছরে দেড় হাজার জাহাজ বহির্নোঙরে পণ্য খালাস করে। এর মধ্যে সাড়ে ৯ মিটারের গভীরতার প্রায় ১ হাজারের বেশি জাহাজ রয়েছে। সাড়ে ৯ মিটারের বেশি গভীরতার জাহাজগুলোকে বে পাইলটিংয়ের এই মাশুল গুনতে হবে। বর্তমানে সাগর থেকে জেটিতে ভিড়ানোর সময় বন্দরের পাইলটরা এই সেবা দিয়ে থাকেন। সেক্ষেত্রে চট্টগ্রাম বন্দর মাশুল আদায় করে। নেভিগেশনাল বিষয়টি স্পর্শকাতর হওয়ায় এটি বন্দরের আওতায় রেখেছে। অথচ বে পাইলটিংয়ের সেবা ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বেসরকারি খাতে।যে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে বে পাইলটিংয়ের জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়েছে সেগুলো হলো জুনের শিপিং লাইনস আয়ার শিপিং সার্ভিসেস বাংলাদেশ সি গোয়িং পাইলট সার্ভিস কোম্পানি কেএমসি শিপিং ও ডিএমএসসি। শিপিং এজেন্ট হিসেবে এসব প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স থাকলেও খুব পরিচিত নয়। কোনো জাহাজ হ্যান্ডলিং করার অভিজ্ঞতা নেই এমন প্রতিষ্ঠানও রয়েছে যদিও বন্দর তালিকাভুক্তির সময় শুধু শিপিং এজেন্ট হিসাবে লাইসেন্স থাকার শর্ত দিয়েছিল। আবার বে পাইলটিংয়ে যাদের অভিজ্ঞতা আছে তাদেরও তালিকাভুক্তির সময় রাখা হয়নি। গুটিকয়েক প্রতিষ্ঠান যাতে অংশ নিতে পারে সেজন্য বন্দরের সাবেক পাইলট রাখার শর্ত দেওয়া হয়েছিল।এ বিষয়ে বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ আরিফ আরো বলেন শিপিং ব্যবসায়িরা চান না ভবিষ্যতে জিম্মি হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হোক। এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে আলোচনা করে নিলে ভালো হয়।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1628.csv b/Bangla_fin_news_articles/1628.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e712bd04d9d1793f6d30e012ab3f4930f845729a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1628.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1628,গ্রামীণ পানি ও স্যানিটেশনের উন্নয়নে ১৭০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক,2021-02-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গ্রামীণ পর্যায়ে বিশুদ্ধ পানি ও স্যানিটেশনের উন্নয়নে ২০ কোটি ডলার ১৭০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। এ লক্ষ্যে গতকাল মঙ্গলবার এক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে।প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে গ্রামীণ পর্যায়ে ৩৬ লাখ মানুষ উপকৃত হবে বলে উল্লেখ করেছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন এবং বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি মিয়ং টিমবন চুক্তিতে সই করেন। দ্য রুরাল ওয়াটার স্যানিটেশন হাইজিন ওয়াশ ফর হিউম্যান ক্যাপিটাল ডেভেলপমেন্ট শীর্ষক প্রকল্পে এই অর্থ ব্যবহার হবে। প্রকল্পটির মাধ্যমে সিলেট চট্টগ্রাম রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের ৭৮টি উপজেলার ৩৬ লাখ মানুষ উপকৃত হবে।বিশ্বব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বিশুদ্ধ পানি ও স্যানিটেশনের উন্নয়নে পরিবার ও উদ্যোক্তা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ হবে। ৩ লাখ ৯ হাজার দরিদ্র পরিবারে ভর্তুকির অর্থে টয়লেট নির্মাণ করা হবে। এছাড়াও পাইপ লাইনের মাধ্যমে ৩ হাজার স্থানে কমিউনিটি ভিত্তিক পানি সরবরাহ করা হবে। প্রকল্পের বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টিমবন উল্লেখ করেছেন উন্নত স্বাস্থ্য এবং মানব সম্পদ উন্নয়নের জন্য বিশুদ্ধ পানি স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্য বিধি অনুশীলন মূল চাবিকাঠি। পাঁচ বছর রেয়াতকালসহ ৩০ বছরে এই ঋণ শোধ করতে হবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1629.csv b/Bangla_fin_news_articles/1629.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..54680aa6194c71e83fa686e74effd597ce5cd1b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1629.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1629,এমজিআইএর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হলেন আন্তর্জাতিক মোটরস্পোর্টস বিজয়ী অভিক,2021-02-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ এমজিআইএর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হলেনপ্রথম বাংলাদেশি আন্তর্জাতিক মোটরস্পোর্টস বিজয়ী অভিক আনোয়ার।অভিক আনোয়ার বাংলাদেশের মোটরস্পোর্টস জগতের অন্যতম উদীয়মান তারকা। যিনি বিদেশের মাটিতে তার অদম্য গতি ও দৃঢ়তার সাথে বাংলাদেশকে উপস্থাপন করেছেন।ইতিমধ্যে তিনি প্রথম বাংলাদেশিহিসেবে ইউএই প্রো চ্যাম্পিয়ন্স জিটি ৮৬ ক্যাটাগরির পি১ কোয়ালিফাই ও জয়লাভ করেন।এমজিআই তার এই দুর্দান্ত জয়ে সহযোগী হিসাবে পাশে ছিল। সম্প্রতি এই রেসটি অনুষ্ঠিত হয় দুবাইএর ঐতিহাসিক অটোড্রোম রেস ট্র্যাকে যা সুপরিচিত তার উচ্চগতির ও অত্যাধুনিক ট্র্যাকের কারণে। অভিক আনোয়ার বাংলাদেশ র্যালিক্রস ২০১৪ ২০১৫ ২০১৬ এর বিজয়ী এবং তার পাশাপাশি তিনি প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে মালয়েশিয়া এফ১ ট্র্যাকে তৃতীয় স্থান লাভ করেন।এমজআইএর পক্ষ থেকে গ্রুপ ডিরেক্টর তানভীর মোস্তফা এই চুক্তি স্বাক্ষর করেন। ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1630.csv b/Bangla_fin_news_articles/1630.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d82eda5a440175d05d291879a12981bbf38e828b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1630.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1630,মুজিববর্ষে অবমুক্ত হবে হাইজিংকসমৃদ্ধ ‘ব্রিধান ১০০’,2021-02-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মুজিববর্ষ উপলক্ষে খুব শীঘ্রই অবমুক্ত করা হবে হাইজিংকসমৃদ্ধ ব্রিধান ১০০। জাতটি উদ্ভাবন করেছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ব্রি। মঙ্গলবার ৯ ফেব্রুয়ারি কৃষি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় বীজ বোর্ডের ১০৪তম সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও জাতীয় বীজ বোর্ডের সভাপতি মো মেসবাহুল ইসলাম সভায় সভাপতিত্ব করেন। সভায় বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট বিজেআরআই উদ্ভাবিত লবণাক্ততাসহিষ্ণু দেশী পাটের বিজেআরআই দেশী পাট১০ জাত অবমুক্ত করা হয়েছে। এসময় বীজ উইংয়ের মহাপরিচালক বলাই কৃষ্ণ হাজরা বিএডিসির চেয়ারম্যন মো সায়েদুল ইসলাম ব্রির মহাপরিচালক ড. মো শাহজাহান কবীর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষ্যে ব্রি উদ্ভাবিত শততম জাতের ব্রি ধান১০০ অবমুক্তকরণ এটি। ব্রির তথ্যে জানা যায় এই ধান হাইজিংকসমৃদ্ধ। জিংকের পরিমাণ প্রতি কেজিতে ২৫.৭০ মিলিগ্রাম। দেশের ১০টি স্থানে ট্রায়াল করে গড় ফলন হেক্টর প্রতি ৭.৬৯ টন পাওয়া গেছে। জাতটির জীবনকাল ১৪৮ দিন। বোরো মৌসুমে চাষের জন্য অনুমোদন দেয়া হয়েছে। জাতীয় বীজ বোর্ডের সভাপতি মো মেসবাহুল ইসলাম বলেন মুজিব শতবর্ষে উচ্চ জিংকসমৃদ্ধ ব্রিধান ১০০ অবমুক্ত করতে পারা খুবই আনন্দের। তিনি বলেন দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পুষ্টির অধিকাংশ ক্যালরি প্রোটিন ও মিনারেল আসে ভাত থেকে। ভাত তাদের কাছে সহজলভ্য। জিংকসমৃদ্ধ এ জাতটি উদ্ভাবনের ফলে মানুষের জিংকের চাহিদা অনেকটাই পূরণ হবে।সভায় বীজ ডিলার নিবন্ধন ও নবায়নের ক্ষেত্রে সেবা সহজীকরণ এর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এখন থেকে বীজ ডিলারদের নিবন্ধণ ১ বছরের পরিবর্তে একসঙ্গে ৫ বছরের জন্য দেয়া হবে।ইত্তেফাকএসসিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1631.csv b/Bangla_fin_news_articles/1631.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fc8bc4e77b06079846d4db2daaea50539d228a8c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1631.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1631,স্বাস্থ্য ঝুঁকির পরও মেহেরপুরে বাড়ছে তামাক চাষ,2021-02-09,গাংনীমেহেরপুর সংবাদদাতা,স্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকলেও মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় ব্যাপক হারে বেড়েছে তামাক চাষ। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এ উপজেলার প্রায় ৫৫ ভাগ আবাদি জমিতে তামাকের আবাদ হয়েছে। বিগত বছরগুলোতে অধিক লাভবান হওয়ায় তামাক চাষে উৎসাহ বেড়েছে তামাক চাষিদের।জানা যায় উৎপাদন খরচ বাদ দিয়েও তামাক চাষিরা বিঘাপ্রতি ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত পেয়ে থাকে। এ সুযোগে তামাক উৎপাদনে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলো কৃষকের মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। অন্যদিকে খাদ্যশস্য উৎপাদনের জমি তামাক চাষের কাজে অধিক হারে ব্যবহৃত হওয়ায় এবার বোরো চাষ কমে যাচ্ছে। এতে গাংনী খাদ্য উদ্বৃত্ত উপজেলার স্বীকৃতি ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে। ফলে মারাত্মক ভাবে খাদ্য সংকটের আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন স্বাভাবিক নিয়মের দ্বিগুণ হারে এ উপজেলায় আবাদি জমির পরিমাণ কমছে। এর প্রধান কারণ অস্বাভাবিকভাবে নতুন করে গড়ে উঠা ইটভাটা ও তামাক চাষে ঝুঁকে পড়া।সংশ্লিষ্ট কৃষি অফিস সূত্রে যানা যায় গত মৌসুমে ১৫ হাজার ২৭০ হেক্টর জমিতে তামাক চাষ হয়েছিল। এ বছর গাংনী অঞ্চলে আবুল খায়ের টোব্যাকো কোম্পানি প্রায় ৫ হাজার হেক্টর ঢাকা টোব্যাকো ৬ হাজার হেক্টর এবং ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানির পৃষ্ঠপোষকতায় প্রায় ৭ হাজার হেক্টর জমিতে তামাক চাষ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।উপজেলার তামাক চাষিরা জানান বিঘাপ্রতি জমিতে তামাক চাষে বীজ সার কীটনাশক ও পরিচর্যাসহ মোট ব্যয় হয় ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা যা তামাক উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলো সহজ শর্তে সম্পূর্ণ বহন করে। এ কারণে সাধারণ চাষিরা তামাক চাষে আসক্ত হয়ে পড়েছে। গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কেএম শাহাবুদ্দীন জানান তামাক চাষে জমির উর্বরতা কমে যায়। এমন একটা সময় আসবে যখন তামাক চাষের ফলে উপজেলায় আর কোনও ফসলের চাষ করা সম্ভব হবে না। তারপরও বর্তমানে ধানের বাজার মূল্য বেশী হওয়ায় চাষিরা বোরো চাষে এগিয়ে আসছে।ইত্তেফাকএসসিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1632.csv b/Bangla_fin_news_articles/1632.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..41cd7a7574bff1052cb8b15a976269fc0f5b7053 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1632.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1632,অটোগ্যাস স্টেশন স্থাপনে পদ্মা অয়েল ও পেট্রোম্যাক্স এলপিজির মধ্যে চুক্তি,2021-02-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাজারে এলপিজি সিলিন্ডার সরবরাহের পাশাপাশি যানবাহনে এলপিজি ব্যবহার বৃদ্ধির লক্ষে এখন পর্যন্ত প্রায় ১০০টি অটোগ্যাস স্টেশনের সঙ্গে চুক্তি করেছে পেট্রোম্যাক্স এলপিজি। এরই ধারাবাহিকতায় এবার এলপিজির বাজার বাড়াতে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের বিপিসি সাবসিডিয়ারি পদ্মা অয়েল কোম্পানির পিওসিএল সঙ্গে কাজ করবে পেট্রোম্যাক্স এলপিজি লিমিটেড।এ লক্ষে ৭ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর কাওরান বাজারে অবস্থিত পদ্মা অয়েল কোম্পানির অফিসে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়। চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে এখন থেকে পদ্মা অয়েল কোম্পানির নিবন্ধিত ফিলিংস্টেশন গুলোতে এলপিজি পাম্প স্থাপন ও অটোগ্যাস সরবরাহ করবে পেট্রোম্যাক্স এলপিজি লিমিটেড। অনুষ্ঠানে পদ্মা অয়েল কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদুর রহমান এবং পেট্রোম্যাক্স এলপিজি লিমিটেডের পরিচালক নাফিস কামাল নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় পদ্মা অয়েল কোম্পানির পক্ষ থেকে আরও উপস্থিত ছিলেন নুমান তাপাদার মহাব্যবস্থাপক সোহেল আব্দুল্লাহ মহাব্যবস্থাপক মার্কেটিং এবং বিপিসির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন মো. আহম্মদুল্লাহ ডেপুটি ম্যানেজার পার্সোনাল সেক্রেটারি বিপিসি চেয়ারম্যান।অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পেট্রোম্যাক্স এলপিজির চিফ অপারেটিং অফিসার ফিরোজ আহমেদ ব্রান্ড ম্যানেজার আসমা আবদুল্লাহ প্রমুখ।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1633.csv b/Bangla_fin_news_articles/1633.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0777d1ab9e718038c6bf737cefd8b045acfe2404 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1633.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1633,এমএলএম প্রতারণায় ৫৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ,2021-02-09,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,আবাসন ব্যবসার আড়ালে ভুয়া এমএলএম ব্যবসার নামে প্রতারণা করে অন্তত ৫৭ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে একটি প্রতারক চক্র। এই চক্রটি এক লাখ টাকা লগ্নিতে দুই বছরে দ্বিগুণ টাকা লাভের প্রলোভন দেখিয়ে ২ হাজারের অধিক লোকের কাছ থেকে এসব টাকা আত্মসাৎ করে।এমন অভিযোগে রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে এ চক্রের ছয় সদস্যকে গ্রেপতার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের সিআইডি একটি দল। মঙ্গলবার ৯ ফেব্রুয়ারি দুপুর সিআইডি সদর দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সংস্থাটির অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ ওমর ফারুক। গ্রেপতারকৃতরা হলেন আশিক ঘোষ অসিত কাজী নুরুল ইসলাম শাহ নেওয়াজ শামীম মো. জহিরুল হক মীর মো. নুরুল ইসলাম ও মো. মামুন মিয়া।এ সময় ২২০৯ জন গ্রাহকের টাকা জমার রসিদ ও লভ্যাংশের ফাইল ২৫০টি মানি রিসিট এবং ৪৩ জন ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকের জমাকৃত টাকা ফেরত নেয়ার জন্য করা আবেদনপত্রের কপি জব্দ করা হয়।শেখ ওমর ফারুক বলেন উত্তরা পূর্ব এলাকায় সেবা আইডিয়াল অ্যান্ড লিভিং লিমিটেড নামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়। তারা ওই প্রতিষ্ঠানের আড়ালে এমএলএম ব্যবসা চালু করে দুই বছরে দ্বিগুণ মুনাফার লোভে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। সিআইডির এ কর্মকর্তা বলেন এই চক্রটি ২২০৯ জন গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় ৫৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে বলে প্রাথমিক তদন্তে পাওয়া যায়।তিনি বলেন এই চক্রটির নিজস্ব কোনো জমি নেই। তারা সিলসিটির একটি ব্রোশিয়ার দেখিয়ে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করত। পরে তাদের দ্বিগুণ টাকার লাভ দেখিয়ে বিনিয়োগে আকৃষ্ট করতো।ভুক্তভোগী ফলের ব্যবসায়ী রুস্তম ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন আমার দোকানে ফল কিনতে আসার সুবাদে এ কোম্পানি একজন দালালের সাথে পরিচয় হয়। এ দালাল আমাকে ১০ লাখের বিনিময়ে দুই বছর পর ২০ লাখ টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। টাকা লেনদেন করার সময় আমাকে একটা টাকা রশিদ ছাড়া আর কোন কিছু দেয়নি। কিছুদিন পরে শুনি এদের একটি দলকে সিআইডি গ্রেপতার করেছে। পরে এখানে এসে তারা যে ভুয়া সেটা বুঝতে পারলাম। আমি আমার টাকা ফেরত চাই।ইত্তেফাককেএইচএসসিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1634.csv b/Bangla_fin_news_articles/1634.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..722839b834e7ab9c14f581a203dc860cbf4410c6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1634.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1634,বাংলাদেশের টেক্সটাইল শিক্ষায় সহায়তা দিতে চায় জার্মানি,2021-02-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের টেক্সটাইল শিক্ষা এবং এ খাতে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে আরওকারিগরি সহায়তা প্রদানের আগ্রহ প্রকাশ করেছে জার্মানভিত্তিক প্রতিষ্ঠান জিআইজেড। হায়ার এডুকেশন অ্যান্ড লিডারশিপ ডেভেলপমেন্ট ফর সাসটেইনেবল টেক্সটাইল ইন বাংলাদেশ হেল্ড নামে নতুন একটি প্রকল্পের প্রস্তাব দিয়েছে সংস্থাটি।তিন বছর মেয়াদি প্রস্তাবিত প্রকল্পটি ২০২১ সাল থেকে শুরু করতে চায় সংস্থাটি। প্রকল্পটি টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট ২০৩০এর উন্নয়ন নীতিমালা বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সরকারকে সহযোগিতা করবে।সোমবার জিআইজেডএর প্রকল্প ব্যবস্থাপক ড. ক্রিশ্চিয়ান বখ্ম্যানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের এক প্রতিনিধি দল ইউজিসি সদস্য প্রশাসন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত্ করেন। সাক্ষাতে তিনি নতুন এ প্রকল্প শুরুর আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ সময় ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামান কমিশনের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক দূর্গা রানী সরকার ও উপপরিচালক রোকসানা লায়লা উপস্থিত ছিলেন। ড. ক্রিশ্চিয়ান বখ্ম্যান জানান জার্মানবাংলাদেশ হায়ার এডুকেশন নেটওয়ার্ক ফর সাসটেইনেবল টেক্সটাইল প্রকল্পের সফল সমাপ্তির পরে তারা বাংলাদেশে হেল্ড প্রকল্প শুরু করতে চান। প্রায় ৩০ কোটি ৩ মিলিয়ন ইউরো টাকার এ প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশের টেক্সটাইল খাতে উচ্চশিক্ষার বিস্তার ও দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে সহযোগিতা করা হবে। প্রকল্পটি দেশের টেক্সটাইল ও তৈরি পোশাক খাতে গবেষণা উন্নয়ন এবং এ খাতে নিয়োজিত ব্যবস্থাপকদের দক্ষতা বৃদ্ধি করবে। তিনি নতুন প্রকল্প বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সরকারের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।ইউজিসি সদস্য প্রফেসর আলমগীর বলেন প্রস্তাবিত হেল্ড প্রকল্প দেশের টেক্সটাইল শিক্ষার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ব্যাপক অবদান রাখবে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে জার্মানি এবং বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সহযোগিতা বিনিময়ে নিবিড় নেটওয়ার্ক স্থাপিত হবে। এর মাধ্যমে দেশের তৈরি পোশাক খাত ব্যাপকভাবে উপকৃত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1635.csv b/Bangla_fin_news_articles/1635.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..45f2779aa077e6055554c2fc14289f2e62ae2869 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1635.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1635,চট্টগ্রামে আতপ চালের সংকট আমদানির অনুমতি মিলছে না,2021-02-09,চট্টগ্রাম অফিস,চট্টগ্রামের বাজারে আতপ চালের চরম সংকট দেখা দিয়েছে। চাহিদা অনুপাতে চাল পাওয়া যাচ্ছে না। সরকার আতপ চাল আমদানির অনুমোদন না দেওয়ায় বাজারে সংকট তৈরি হয়েছে বলে বিক্রেতারা জানান। চট্টগ্রামে চাল আমদানির যারা অনুমোদন পেয়েছিলেন তারা কেউ আমদানি করেননি। এ অবস্থায় চালের দাম বস্তাপ্রতি ৫০ কেজি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে।খুচরা বাজারে বেড়েছে আরো বেশি। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ রোহিঙ্গা আসার পর চট্টগ্রামে আতপ চালের চাহিদা বেড়েছে। কারণ তারা সিদ্ধ চাল খায় না। রোহিঙ্গাদের জন্য প্রতি মাসে ৬৭ হাজার টন আতপ চালের প্রয়োজন হয়। এর বাইরেও চট্টগ্রামে স্থানীয়ভাবে আতপ চালের চাহিদা রয়েছে। তাই বাজারে আতপ চালের সংকট দেখা দিয়েছে।ব্যবসায়ীরা জানান এই অঞ্চলের মানুষ আতপ চাল বেশি খাওয়ায় চট্টগ্রামে এমনিতেই এ চালের চাহিদা বেশি। চট্টগ্রামে ১০ হাজার টন চাল আমদানির অনুমোদন পাওয়া খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ী শামসুল ইসলাম বলেন আমি আতপ চাল আমদানির অনুমতির জন্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছিলাম। কিন্তু মন্ত্রণালয় অনুমতি দেয়নি। তাই আমি চাল আমদানি করিনি। এছাড়া এলসি খোলার অনুমতির পর ভারতে চালের দাম ৩৮০ ডলার থেকে প্রায় ৫০০ ডলারে উঠেছে। আমদানি মূল্য বেশি পড়ায় বাজারে চালের দাম কমছে না।এছাড়া চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকারের ভুল সিদ্ধান্তকে দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা। তাদের অভিযোগ দেশের চালের মজুতের অবস্থা বিবেচনা করে অন্তত আরো তিন মাস আগে চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত ছিল। পরে অনুমতি দেওয়ায় ব্যবসায়ীরা এক সঙ্গে ভারতে চালের অর্ডার করেছে। এতে ভারতের ব্যবসায়ীরা চালের দাম বাড়িয়ে দেয়। পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান সরকার এলসি খোলার অনুমতি দেওয়ার পর কিছুদিন চালের দাম নিম্নমুখী ছিল। পরে হঠাৎআগের অবস্থায় ফিরে যায়। পাহাড়তলী বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এস এম নিজাম উদ্দিন ইত্তেফাককে বলেন যারা চাল আমদানির লাইসেন্স পেয়েছে তারা সিন্ডিকেট করেছে। তাই চালের দাম আবার বেড়ে গেছে। বাজারে আতপ চালের চরম সংকট দেখা দিয়েছে। এখন মোটা চালের দামও বেড়ে গেছে। এতে স্বল্প আয়ের মানুষ সমস্যায় পড়েছে। চাক্তাই চাল মিল মালিক সমিতির সভাপতি ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন বাইরে থেকে আতপ চাল আসছে না। রোহিঙ্গাদের কারণে চাহিদা বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। ফলে বাজারে আতপ চালের চরম সংকট চলছে। এ অবস্থায় আতপ চাল আমদানির অনুমতি না দিলে ঊর্ধ্বমুখী বাজার ঠেকানো যাবে না।চট্টগ্রাম জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আবু নঈম মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন সরকারিভাবে ভারত ও মিয়ানমার থেকে আড়াই লাখ মেট্টিক টন আতপ চাল আমদানির প্রক্রিয়া চলছে। প্রথম দফায় ভারত থেকে ৫০ হাজার টন চাল শিগিগরই পৌঁছবে। দ্বিতীয় দফায় মিয়ানমার থেকে ১ লাখ টন ও ভারত থেকে ১ লাখ আমদানির প্রক্রিয়া চলছে।এদিকে বাজার মনিটরিংয়ের জন্য চট্টগ্রামে বেশ কয়েকটি সংস্থা রয়েছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের দাম অব্যাহতভাবে বাড়লেও কার্যকর মনিটরিং হচ্ছে না। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান ইত্তেফাককে বলেন বাজার মনিটরিংয়ের জন্য মোবাইল কোর্ট কার্যক্রম চলছে। চলতি মাসে ১৮ ফেব্রুয়ারির পর থেকে মনিটরিং আরো জোরদার করা হবে। রজমান মাস পর্যন্ত এই মোবাইল কোর্ট চলবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1636.csv b/Bangla_fin_news_articles/1636.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2e5b5b5232a19e91e99c911f8696ad98c6e32855 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1636.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1636,দিনাজপুর ও ঝিনাইদহে অস্থির চালের বাজার,2021-02-09,স্টাফ রিপোর্টার দিনাজপুর,ধানের জেলা দিনাজপুরে হঠাৎঅস্থির হয়ে উঠেছে চালের বাজার। গত কয়েকদিনের ব্যবধানে দিনাজপুরে বস্তাপ্রতি ৫০ কেজি চালের দাম বেড়েছে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা। আর কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ২ থেকে ৩ টাকা। বাজারে চালের দাম বৃদ্ধির জন্য চাল বিক্রেতারা দুষছেন মিলমালিকদের।আর মিলমালিকরা বলছেন বর্তমানে বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে আমদানিকারকরাই। তবে আমদানিকারকদের ভাষ্য তারা মোট চাহিদার মাত্র ৫ শতাংশ চাল আমদানির অনুমতি পেয়েছেন যা দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়।দিনাজপুর জেলার প্রধান চালের বাজার শহরের বাহাদুর বাজারে রবিবার গিয়ে দেখা যায় গত দুইতিন দিনের ব্যবধানে মিনিকেট চাল প্রতি বস্তা ৫০ কেজি ২ হাজার ৮০০ টাকা থেকে বেড়ে ২ হাজার ৯৫০ টাকায় বিআর২৮ জাতের চাল ২ হাজার ৬০০ টাকা থেকে বেড়ে ২ হাজার ৭৫০ টাকায় বিআর২৯ জাতের চাল ২ হাজার ৪৫০ টাকা থেকে বেড়ে ২ হাজার ৬০০ টাকায় এবং প্রতি বস্তা সুমন স্বর্ণ চাল ২ হাজার ১৫০ টাকা থেকে বেড়ে ২ হাজার ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ দুইতিন দিনের ব্যবধানে বাজারে ৫০ কেজির প্রতি বস্তা চালের দাম বেড়েছে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা। আর খুচরা বাজারে কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে দুই থেকে তিন টাকা। হঠাৎমূল্যবৃদ্ধির ব্যাপারে বাহাদুরবাজারের চাল বিক্রেতা আহম্মদ আলী জানান তারা মিলমালিকদের কাছ থেকে চাল কিনে এনে বাজারে বিক্রি করেন। মিলমালিকরা হঠাত্ দাম বাড়িয়ে দেওয়ায় বেশি দামে চাল কিনে বাধ্য হয়েই বেশি দামেই চাল বিক্রি করতে হচ্ছে তাদের।দিনাজপুর চালকল মালিক সমিতির সভাপতি মোসাদ্দেক হুসেন জানান বাজারে ধানের দাম বেশি থাকায় অধিকাংশ মিলমালিক হাত গুটিয়ে বসে আছে। এ জন্য সরকারের আমন সংগ্রহ অভিযানেও তারা অংশ নিতে পারেননি। ধানের দাম বেশি থাকায় বেশির ভাগ চালকল মালিকই চাল তৈরি করছেন না। তাই তাদের মূল্যবৃদ্ধির তেমন সুযোগ নেই। তিনি বলেন বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সরকার চালের আমদানি শুল্ক ৬২.৫ শতাংশ থেকে দুদফা কমিয়ে ১৫ শতাংশ করেছে। এখন মাত্র ১৫ শতাংশ আমদানি শুল্কে বিদেশ থেকে চাল আমদানি করছেন আমদানিকারকরা। তার মতে বর্তমানে চালের বাজার নিয়ন্ত্রণ করছেন আমদানিকারকরা।এ ব্যাপারে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর আমদানিরপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুনউর রশিদ হারুন জানান বাজারে মোট চাহিদার মাত্র ৫ শতাংশ চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। এই ৫ শতাংশ চাল দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্র্রণ সম্ভব নয় এবং এর প্রভাব বাজারেও পড়ছে না। তিনি বলেন বাকি ৯৫ শতাংশ চাল রয়েছে মিলমালিকদের কাছে। তাই বাজার নিয়ন্ত্রণ করলে তা মিলমালিকরাই করছেন। হারুনউর রশিদ বলেন বর্তমানে মিলমালিকরা তাকিয়ে আছে বিদেশ থেকে কী পরিমাণ চাল আমদানি হচ্ছে তার দিকে। আমদানির ভিত্তিতে কমবেশি তারা ইচ্ছামতো দাম নির্ধারণ করছেন। যার প্রভাব পড়ছে বাজারে।এদিকে ঝিনাইদহ থেকে ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি জানান ঝিনাইদহে চালের বাজার ফের অস্থির হয়ে পড়েছে। পাইকারি ও খুচরা বাজারে এক সপ্তাহের মধ্যে সব ধরনের চালের দম কেজিপ্রতি দুইতিন টাকা করে বেড়েছে। ঝিনাইদহ জেলা রাইস মিল মালিক সমিতির সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন জানান সব ধরনের চালের দাম বেড়েছে। মোটা ধান স্বর্ণা ও গুটি স্বর্ণা প্রতি মণ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ১২০১ হাজার ১৩০ টাকা মণ দরে। মাঝারি চিকন ধান বিনা৭ ও হাইব্রড ধানী গোল্ড প্রতি মণের দাম চড়ে ১ হাজার ২৫০ টাকা হয়েছে। আর মিনিকেট ও বাসমতি ধানের জোগান হাটবাজারে নেই বললেই চলে। পাওয়া গেলেও মিনিকেট প্রতি মণ ১ হাজার ৩৫০ টাকা এবং বাসমতি ১ হাজার ৪৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1637.csv b/Bangla_fin_news_articles/1637.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4b20a3cc9ed908af07d8be649870f89f6b26861 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1637.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1637,চাটমোহরে দিনে উৎপাদন হচ্ছে ১০ লাখ ডিম,2021-02-09,চাটমোহর পাবনা সংবাদদাতা,চাটমোহরে প্রতিদিন হাসমুরগির ১০ লাখ ডিম উৎপাদন হচ্ছে। ডিম ব্যবসায়ী আফাজ উদ্দিন জানান চাটমোহর ডিম ব্যবসায়ী সমিতির ১৯ জন আড়তদারসহ প্রায় ৬০ জন প্রতিদিন ১০ লাখ ডিম সংগ্রহ করে বিভিন্ন মোকামে পাঠাচ্ছেন। তিনি নিজেই প্রতিদিন প্রায় ১ লাখ ডিম কেনাবেচা করেন। উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের ভেটেরিনারি সার্জন ডা. মো. রোকনুজ্জামান জানান উপজেলায় লেয়ার মুরগির খামার রয়েছে ৫৯১টি। এসব খামারে ৫ লাখ ৭২ হাজার মুরগি রয়েছে।এসব খামার থেকে প্রতিদিন ডিম উৎপাদন হচ্ছে। এছাড়া ছোট ছোট খামার রয়েছে। আছে হাঁসের খামারও।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1638.csv b/Bangla_fin_news_articles/1638.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a0e07c1ffb853cbe728f9dbfce487a26a8d4f30c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1638.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1638,অনলাইনে বিও হিসাব খোলা শুরু হচ্ছে আজ,2021-02-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিনিয়োগকারীদের সুবিধার্থে অনলাইনে বেনিফিশিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট বিও হিসাব খোলার ব্যবস্থা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। আজ মঙ্গলবার অনলাইনে বিও হিসাব খোলা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবে বিএসইসি। গতকাল সোমবার বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।বিও হিসাব আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধনে বিএসইসির কমিশনার মো. শেখ সামসুদ্দিন আহম্মেদ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। বেলা ৩টায় বিএসইসির মাল্টিপারপাস হলে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। জানা গেছে আনুষ্ঠানিকভাবে বিও হিসাব খোলার বিষয়টি উদ্বোধনের পর থেকে দেশের অবস্থানরত বিনিয়োগকারী এবং বিদেশে অবস্থানরত প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা এ হিসাব খুলতে পারবেন। সিডিবিএলের পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশে ২৬ লাখ ৪৮ হাজার ১৪৫টি বিও হিসাবধারী রয়েছে। অনলাইনে বিও হিসাব খোলার সুবিধা পাওয়ার পর পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে নানা পেশার মানুষ আগ্রহী হবেন বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাতে বিও হিসাবধারীর সংখ্যা দিন দিন বাড়বে।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1639.csv b/Bangla_fin_news_articles/1639.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fb7d67ff173338147aeff3f7733112bbb49f265d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1639.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1639,আলুর দাম নিয়ে হতাশ সিরাজগঞ্জের চাষিরা,2021-02-08,সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি ও উল্লাপাড়া সংবাদদাতা,সিরাজগঞ্জের চলনবিল এলাকার উল্লাপাড়ায় বিস্তৃর্ণ জমিতে আলুর বাম্পার ফলনে চাষিরা বেজায় খুশি। কিন্তু আলু তোলার ভরা মৌসুমে দাম না পেয়ে তারা কিছুটা হতাশ হয়ে পরেছে বলে জানা যায়। উল্লাপাড়া উপজেলার খাদ্য ভাণ্ডার হিসেবে পরিচিত চলনবিল অধ্যুষিত এলাকায় হিসেবে রয়েছে ধুনিয়া ইউনিয়ন পাঙ্গাসী ইউনিয়ন মোহনপুর ইউনিয়ন। এছাড়াও উপজেলার প্রায় এলাকায় আলুর চাষ হয়ে থাকে । এসব ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা জুড়ে এখন শুরু হয়েছে আলু উত্তোলনের কাজ। আলুর দাম নিয়ে চাষিরা জানান আলুর বাম্পার ফলন হওয়া স্বত্বেও দাম কম নয়ে বিপাকে পড়েছেন তারা। যেমন ফলন হয়েছে তেমন যদি বাজারে দাম পেত তাইলে কৃষকরা লাভবান হতো। আলু রোপণের সময় বীজ ক্রয় করা হয়েছে ৪২ টাকা কেজি দরে।আর সেই আলু বাজারে এখন ১০ টাকা থেকে ১২ টাকা কেজি যার ১ মন আলু ৪০০ টাকা থেকে ৪৪০ টাকা বিক্রি করতে হচ্ছে। এতে কৃষকদের লাভের আশা তো দূরের কথা উৎপাদন খরচ তুলতেই হিমসিম খেতে হচ্ছে। উল্লাপাড়া উপজেলা কৃষি অফিসার সুবর্ণা ইয়াসমিন সুমি জানান এ মৌসুমে উপজেলায় ৯৫০ হেক্টর জমিতে আলু আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিলো । আবাদ হয়েছে ৯৫০ হেক্টর জমিতে। এবারে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৯ হাজার মেট্রিক টন। প্রতিবছরের চেয়ে এ বছর আলুর ফলন বেশ ভালো হয়েছে। তবে বাজারে এখন দাম কম তাই কৃষকরা কিছুটা হতাশ। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে আলু বাড়িতে মজুদ রাখার নানা পদ্ধতি সম্পর্কে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। আশা করা যায় ১৫ দিন থেকে ১ মাসে মধ্যে আলুর দাম বৃদ্ধি হবে।ইত্তেফাকএসসিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1640.csv b/Bangla_fin_news_articles/1640.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8596a5d1e00f5a2c6488f992a57470faddccd2d7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1640.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1640,কুড়িগ্রামে বাড়ছে বাঁধাকপির চাষ,2021-02-08,আলতাফ হোসেন সরকার রাজারহাট কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা,কুড়িগ্রামের রাজারহাটে বাঁধাকপির চাষ দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে। রাজারহাটের বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা যায় বাঁধাকপির বাম্পার ফলনে এই সবজি চাষের দিকে ঝুঁকছেন কৃষকরা।বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের কৃষক নুরনবী ২০ শতক জমিতে বাধা কপির চাষ করে সফলতার মুখ দেখেছেন। মন্দির গ্রামের দীপক কুমার রায় জানান তিনি ৩০ শতক জমিতে বাধাঁকপির চাষ করেছেন। প্রতি শতকে খরচ প্রায় ৫শত টাকা করে। খরচ বাধ দিয়ে প্রতি শতকে প্রায় ১ হাজার টাকা করে লাভ হয়। অনেকে কপির ক্ষেত দেখে উৎসাহিত হয়ে তারাও চাষ শুরু করেছেন। এইভাবে দিনদিন বাধা কপির চাষ বাড়ছে। এছাড়াও নাজিখান ইউপি সোমনারয়ন গ্রামে আব্দুর রহিম ৪০ শতক জমিতে বাধাঁকপির চাষ করেছেন। রাজারহাট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শম্পা আকতার জানান এ উপজেলা বাঁধাকপির উৎপাদন চাষিদের আগ্রহ থাকায় আমরা তাদের উদ্বুদ্ধ করছি। এবার আমাদের লক্ষ্যমাত্রা ৬০ হেক্টর জমিতে বাঁধাকপি চাষ করা।ইত্তেফাকএসসিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1641.csv b/Bangla_fin_news_articles/1641.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b1f3ed9d45f5970409fd3066863cf4e7c6821cf9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1641.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1641,ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণায় নতুন নীতিমালা,2021-02-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তপশিলি ব্যাংকগুলোর লভ্যাংশ ঘোষণার বিষয়ে নতুন নীতিমালা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলমান করোনা পরিস্থিতিতে ব্যাংকের আর্থিক সক্ষমতা এবং ব্যাংকের শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের রিটার্নের বিষয়টি বিবেচনা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ নীতিমালা জারি করলো। রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন থেকে ২০২০ সালের জন্য শেয়ারের বিপরীতে ডিভিডেন্ড ঘোষণার নীতিমালা জারি করা হয়েছে। এর আগে গত বছরের ১১ মে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল। যেখানে ২০১৯ সালের ব্যাংকগুলোর মুনাফা যথাসম্ভব অবণ্টিত রেখে মূলধন শক্তিশালী করে তারল্য বজায় রাখতে বলা হয়েছিল।দেশে কার্যরত সব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে গতকাল পাঠানো প্রজ্ঞাপনে বলা হয় বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বর্তমানে দেশে ভ্যাকসিন প্রয়োগের মাধ্যমে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীকে করোনামুক্ত রাখার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। একই সঙ্গে সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক ঘোষিত বিভিন্ন আর্থিক ও নীতি সহায়তামূলক প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নের মাধ্যমে অর্থনীতির গতি ফিরিয়ে আনা হচ্ছে। জাতীয় অগ্রগতিকে করোনা সংক্রমণের পূর্ববর্তী ধারায় উপনীত করার কার্যক্রমও অব্যাহত রয়েছে। এরূপ পরিস্থিতিতে আসন্ন বছরগুলোতে ব্যাংকসমূহের মূলধন কাঠামো অধিকতর সুসংহত করার প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হচ্ছে। এজন্য ব্যাংকের আর্থিক সক্ষমতা এবং ব্যাংকের শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের রিটার্নের বিষয়টি সামগ্রিকভাবে বিবেচনা করে শেয়ারের বিপরীতে ডিভিডেন্ড প্রদানের ক্ষেত্রে নতুন নীতিমালা অনুসরণ করার নির্দেশ দেওয়া হলো।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1642.csv b/Bangla_fin_news_articles/1642.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f6b0d5e4da11be2143ee27e3a07f4a6c1238af23 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1642.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1642,নগদএর নতুন সিইও রাহেল আহমেদ,2021-02-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ডাক বিভাগের ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদএর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও হিসেবে যোগ দিয়েছেন রাহেল আহমেদ। আগে সর্বশেষ তিনি প্রাইম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে তিন বছর দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে ২০১৫ সালে একই ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবেও ব্যাংকটির ডিজিটালাইজেশনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন রাহেল আহমেদ।নগদএ যোগদান বিষয়ে রাহেল আহমেদ বলেন মাত্র দুই বছরের কম সময় আগে যাত্রা শুরু করেও নগদ দেশের ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস খাতে বড় রকমের পরিবর্তন নিয়ে আসতে পেরেছে। মূলত উদ্ভাবনী পরিকল্পনা থেকেই গ্রাহকদের জন্য নতুন নতুন সেবা নিয়ে এসেছে নগদ যা দেশের গ্রাহকদের কাছে জনপ্রিয় হয়েছে এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা দ্বারা প্রশংসিত হয়েছে।তার কথায় আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রটি একটি বড় রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে আমার বিশ্বাস রূপান্তরের এই গতিকে কাজে লাগিয়ে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের উদ্ভাবনে আমরা ব্যবহার করতে পারি। উদ্ভাবনী ও গতিশীল এই সেবার মাধ্যমে নগদকে বাংলাদেশের সেরা পেমেন্ট কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করাই আমার প্রধান অগ্রাধিকার। ব্যাংকার হিসেবে দুই যুগেরও বেশি সময়ের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন রাহেল আহমেদ দেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ক্ষেত্রে জামানতবিহীন ঋণের প্রচলন করে সাড়া ফেলেন।এএনজেড গ্রিন্ডলেজ ব্যাংকে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি হিসেবে ১৯৯৫ সালে রাহেল আহমেদের কর্মজীবন শুরু হয়। পরবর্তীতে একই প্রতিষ্ঠানে করপোরেট ব্যাংকিং ডিভিশনে বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংকের স্থানীয় করপোরেট ও আন্তর্জাতিক করপোরেট বিভাগের প্রধান হিসিবেও কাজ করেন। মাঝে ২০০৮ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত রাহেল আহমেদ ইউনাইটেড আরব আমিরাতের ইমিরেটস ইসলামিক ব্যাংক এবং ফার্স্ট গালফ ব্যাংক পিজেএসসিতে গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত ছিলেন। একই সঙ্গে অর্জন করেন শ্রেষ্ঠত্বের নানা অ্যাওয়ার্ড ও সম্মান।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1643.csv b/Bangla_fin_news_articles/1643.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..af05634d99067b5c5d4538aaee8cdd4f4964a5c9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1643.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1643,‘পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে বাণিজ্য মেলা আয়োজনের সিদ্ধান্ত’,2021-02-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মহামারি করোনার কারণে আগামী ১৭ মার্চ বাণিজ্য মেলা শুরু হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি। তিনি বলেন আমরা মেলার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন এটাকে একটু স্লো করার জন্য। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আশা করি এ বছরের কোনো একটা সময়ে আমরা মেলাটা করতে পারব।রবিবার সচিবালয়ে বাংলাদেশচায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টার হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। বাণিজ্য সচিব জাফর উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এক্সিবিশন সেন্টারটি আনুষ্ঠানিকভাবে রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর কাছে হস্তান্তর করা হয়। চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং ভার্চুয়ালি এক্সিবিশন সেন্টারটি হস্তান্তর করেন। অনুষ্ঠানে জানানো হয় এ এক্সিবিশন সেন্টারের মাধ্যমে দেশে উৎপাদিত পণ্যের সঙ্গে বিদেশি ক্রেতা ও উৎপাদকদের সরাসরি যোগাযোগের সুযোগ সৃষ্টি করবে।রাজধানীর পূর্বাচলে ২০ একর জমির উপর গত ২০১৭ সালে এক্সিবিশন সেন্টারটির অবকাঠামো নির্মাণ শুরু করে চায়না স্টেট কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন। এর নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৭৭৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে চীন সরকার অনুদান হিসাবে দিয়েছে ৫২০ কোটি টাকা। বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে ২৩১ কোটি টাকা। বাকি ২১ কোটি ২৭ লাখ টাকা ইপিবির নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় করা হয়েছে। ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1644.csv b/Bangla_fin_news_articles/1644.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..be9a21952f8d8f6c34c3a781b1cf6e39037901f7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1644.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1644,ভালোবাসা সপ্তাহে ফুল ব্যবসায়ীদের ঘুরে দাঁড়ানোর আশা,2021-02-07,কবির হোসেন,করোনাকালে সামাজিক অনুষ্ঠানে নানা সীমাবদ্ধতা থাকায় ফুল ব্যবসায়ীরা অলস সময় কাটাচ্ছেন। বেশ কিছুদিন বেচাকেনায় ভাটা থাকলেও চলতি মাসের কিছু আয়োজনকে ঘিরে নতুনভাবে আশা সঞ্চয় করেছেন ফুল ব্যবসায়ীরা।আজ রবিবার থেকে শুরু হচ্ছে ভালোবাসা সপ্তাহ। আজ ৭ ফেব্রুয়ারি রোজ ডে ৮ ফেব্রুয়ারি প্রোপোজ ডে ৯ ফেব্রুয়ারি চকোলেট ডে ১০ ফেব্রুয়ারি টেডি ডে ১১ ফেব্রুয়ারি প্রমিস ডে ১২ ফেব্রুয়ারি হাগ ডে ১৩ ফেব্রুয়ারি কিস ডে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন ডে ও ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। এ সব দিনগুলোতে ফুলের চাহিদা বেশি থাকে। তাই এ সব দিনে বেশি ফুল বিক্রির আশা করছেন ব্যবসায়ীরা।শাহবাগের নিউ ফুল তলা ফ্লাওয়ার শপে ঢুকতেই দেখা যায় দোকানের সামনে বসে কর্মচারীরা অলস সময় কাটাচ্ছেন। বেচাকেনা সম্পর্কে জানতে চাইলে দোকানের একজন কর্মচারী মো. সজিব দৈনিক ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন গত বছরগুলোতে ফেব্রুয়ারির শুরুতে আমাদের অনেক ব্যস্ততা থাকে। কিন্তু এবার বসে বসে সময় কাটাচ্ছি। তবে রোজ ডে থেকে আমাদের বেচাকেনা বাড়বে বলে আশা করছি। ....তিনি আরও বলেন করোনার আগে প্রতিদিন ২০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকার ফুল বিক্রি করা যেতো। বড় অর্ডার আসলে আরও বেশি বিক্রি হতো। আর এখন ৫ থেকে সর্বোচ্চ ৬ হাজার টাকা বিক্রি হচ্ছে।ফাতেমা পুষ্পালয়ের মালিক মো. রকিব আহম্মেদ দৈনিক ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন করোনার পর দোকান খুললে ভাবছিলাম ডিসেম্বর থেকে বেচাকেনা বাড়বে অথচ ডিসেম্বর গেল জানুয়ারি গেল ফেব্রুয়ারিও চলে যাচ্ছে। অথচ এখনো আমাদের বেচাকেনা বাড়েনি। কর্মচারীদের বেতন দোকান ভাড়া সব নিয়ে চলতে খুব কষ্ট হচ্ছে। সামনের দিগুলোতে ব্যবসা কিছুটা বাড়তে পারে।এ ফুল ব্যবসায়ী আক্ষেপ করে বলেন বাজারে কৃত্রিম ফুল এসে প্রাকৃতিক ফুলের চাহিদা কমে গেছে। এজন্য আমাদের বিক্রি কমে গেছে। নানা অনুষ্ঠানে কৃত্রিম ফুলের চাহিদা বাড়ায় আমাদের ব্যবসার ক্ষতি হচ্ছে।জন্মদিন অনুষ্ঠানের জন্য রাজধানী ঝিগাতলা থেকে ফুল নিতে আসেন নাজিম উদ্দিন। তিনি বলেন প্রায় এক বছর পরে ফুল নিতে এসেছি। করোনাকালে পারিবারিক কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়নি। তাই ফুল কিনতে আসা হয়নি। এখন অনেকটা স্বাভাবিক হয়েছে। এখন পারিবারিক অনুষ্ঠানের পরিধি বাড়ছে। তাই আজ ফুল কিনতে আসলাম। ....এ প্রসঙ্গে শাহবাগ বটতলার ক্ষুদ্র ফুল ব্যবসায়ীর সমবায় সমিতির সভাপতি মো. আবুল কালাম আজাদ দৈনিক ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন করোনা পরে শাহবাগের সব ব্যবসায়ী ধারদেনা করে ব্যবসা টিকিয়ে রেখেছেন। এখন বেচাকেনা খুবই কম। প্রতিটি দোকানের মালিক ঋণের মধ্যে রয়েছে। কয়েকদিন আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক আমাদেরকে এখানে এসে সব ব্যবসায়ীদের সরকারিভাবে পুনর্বাসনের আশ্বাস দিয়ে গেছেন।যদি এই সুবিধাটা করে দেয় তাহলে আমাদের অনেক উপকার হবে। তখন ব্যবসার জন্য আমরা সরকারিভাবে ঋণ নিতে পারবো ফলে ব্যবসার পরিধি আরও বাড়বে। ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1645.csv b/Bangla_fin_news_articles/1645.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..875d6eecd132cdb26fe7458123283b9c403da852 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1645.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1645,ওয়ালটনের ‘ব্র্যান্ডিং হিরোস’ ৩৪ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান,2021-02-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সারা দেশে চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন৯। এর আওতায় ওয়ালটন ফ্রিজ ও ওয়াশিং মেশিন ক্রেতাদের জন্য ঘণ্টায় ঘণ্টায় ফ্রিজ ফ্রি ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে ওয়ালটন। এ ক্যাম্পেইনে সৃষ্টিশীল ও মনোগ্রাহী ব্র্যান্ডিংয়ের মাধ্যমে ক্রেতাদের মধ্যে সাড়া জাগানোয় ৩৪ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।এ উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার ৪ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর ওয়ালটন করপোরেট অফিসে ব্র্যান্ডিং হিরোজ শীর্ষক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে পুরস্কারপ্রাপ্তদের হাতে ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেন ওয়ালটন করপোরেশনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম মাহবুবুল আলম। সে সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার ইভা রিজওয়ানা নিলু এমদাদুল হক সরকার ও হুমায়ূন কবীর এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. রায়হান আনিসুর রহমান মল্লিক আরিফুল আম্বিয়া ড. সাখাওয়াৎ হোসেন আমিন খান ও আল ইমরান ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর শাহজালাল হোসেন লিমন প্রমুখ। ....ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে ক্রেতার নাম ফোন নম্বর এবং ক্রয়কৃত পণ্যের মডেল নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য ওয়ালটনের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে গেলেও দেশের যেকোনো ওয়ালটন সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত কাঙ্খিত সেবা পাচ্ছেন গ্রাহক। এ কার্যক্রমে ক্রেতাদের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন৯ এর আওতায় ওয়ালটন ফ্রিজ এবং ওয়াশিং মেশিনে রয়েছে প্রতি ঘণ্টায় ফ্রি ফ্রিজ পাওয়ার সুযোগ। দেওয়া হচ্ছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার।ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে সিজন৯ এ দেয়া বিভিন্ন সুবিধার পাশাপাশি করোনা ভাইরাস নিয়ে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রমের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1646.csv b/Bangla_fin_news_articles/1646.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..93e7e408024ab07e69df03fb63e875b9baa76f8f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1646.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1646,ঋণ পরিশোধে তিন বছর সময় চায় বিএবি,2021-02-07,রেজাউল হক কৌশিক,করোনা ভাইরাসের কঠিন সময়ে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো চালু রেখে প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে ঋণখেলাপির হাত থেকে রক্ষা পায় সেজন্য ঋণ পরিশোধের সময় বাড়ানোর অনুরোধ করা হয়েছে। ব্যাংকের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস বিএবি বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরের কাছে এ বিষয়ে অনুরোধ করেছে।বিএবি চেয়ারম্যান নজরুল ইসলামের পাঠানো ঐ চিঠিতে বলা হয়েছে দেশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানসমূহ এখনো কোভিড১৯এর ভয়াবহ প্রভাব কাটিয়ে উঠতে পারেনি। আর সংক্রমণও একেবারে শেষ হয়ে যায়নি। এমন পরিস্থিতিতে দেশের অধিকাংশ ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান তাদের সক্ষমতার অর্ধেক উৎপাদন করছে। একই সঙ্গে বিশ্ববাজারের অবস্থা খারাপ হওয়ায় গার্মেন্টস কোম্পানিগুলোর ওয়ার্কঅর্ডার ৩০৪০ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে দৈনন্দিন ব্যাবসায়িক খরচ মিটিয়ে মুনাফা পর্যায়ে যাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি ঋণের কিস্তি পরিশোধ না করলে কোনো ঋণখেলাপি করা যাবে না এমন প্রজ্ঞাপনের মেয়াদ আর বাড়ছে না বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর পরিবর্তে ঋণের কিস্তি পরিশোধ সহজ করতে ব্যাংকারগ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে কেবলমাত্র মেয়াদি ঋণের অবশিষ্ট মেয়াদের সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ সময় বাড়ানো যাবে। এ উপায়ে বাড়ানো সময়সীমা কোনোভাবেই দুই বছরের বেশি হবে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত সপ্তাহে সার্কুলার জারি করে।এমন পরিস্থিতিতে বিএবি বলছে নতুন সার্কুলারে ব্যবসায়ীরা কিছুটা সুবিধা পাবে সন্দেহ নেই। কিন্তু যাদের অবশিষ্ট মেয়াদ খুবই কম তাদের ক্ষেত্রে স্বল্প সময়ে বিরাট অঙ্কের ঋণ বা বিনিয়োগ পরিশোধ করা খুবই দুষ্কর হবে। এজন্য উদ্যোগকে আরও ব্যবসাবান্ধব ও বাস্তবভিত্তিক করার নিমিত্তে এ মেয়াদ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সম্ভাব্য ক্যাশফ্লোকে বিবেচনায় নিয়ে ব্যাংকারগ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে ন্যূনতম আরও তিন বছর বাড়ানো সুপারিশ করেছে বিএবি। অন্যদিকে ইসলামী ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে এক বছর সময়ের মধ্যে পরিশোধিতব্য বিনিয়োগ সম্পর্কে কিছুই বলা হয়নি সার্কুলারে। এক্ষেত্রে চলমান বা তলবি বিনিয়োগের পরিশোধযোগ্য অংশ শূন্য ডাউনপেমেন্টের মাধ্যমে মেয়াদি ঋণ হিসাবে ন্যূনতম তিন বছরে রিসিডিউলিংয়ের মধ্য দিয়ে পরিশোধের ব্যবস্থা করার প্রস্তাব করেছে সংগঠনটি।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1647.csv b/Bangla_fin_news_articles/1647.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9952c4613443a401dc746aac6f6c11e6a9e328ad --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1647.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1647,প্রধানমন্ত্রীর প্রণোদনা সহায়তা না পেলে পোশাক খাত টিকতে পারতো না বিজিএমইএ সভাপতি,2021-02-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা ভাইরাসের প্রভাবে ক্ষতির মুখে পড়া পোশাক শিল্পে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রণোদনা সহায়তায় শিল্প টিকে থাকতে পেরেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক। তিনি বলেন নামমাত্র সুদে ৫ হাজার কোটি টাকার সহায়তা প্রধানমন্ত্রী না দিলে আমরা টিকে থাকতে পারতাম না। বর্তমানে এ সহায়তা সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা।গতকাল শনিবার রাতে রাজধানীর গুলশানে ওয়েস্টিন হোটেলে বিজিএমইএ নির্বাচন নিয়ে আয়োজিত এক সভায় তিনি এ কথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন ভবিষ্যতেও আমাদের সামনে ঝড় আসছে। আমাদের সাহসের সঙ্গে যুদ্ধ করতে হবে বায়ারদের সঙ্গে সাহস করে কথা বলতে হবে। আগামী ৪ এপ্রিল সংগঠনটির দ্বিবার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী দুটি প্যানেলের একটি ফোরাম প্যানেল নিজেদের প্যানেল লিডার পরিচিতির লক্ষ্যে ঐ সভার আয়োজন করে। রুবানা হক এই প্যানেল থেকে দুই বছর আগে সভাপতি নির্বাচিত হন। ফোরামের সভাপতি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ ছাড়াও সভায় চার শতাধিক গার্মেন্টস মালিক উপস্থিত ছিলেন।ফোরামের প্যানেল লিডার হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী এ বি এম শামসুদ্দিন বলেন কারখানা সবুজ করার পাশাপাশি ক্রেতাদেরও ন্যায্য দর প্রদানে এগিয়ে আসতে হবে।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1648.csv b/Bangla_fin_news_articles/1648.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1884e844d3e0947dcb39bd395f6737ed668e1158 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1648.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1648,চাটমোহরে ক্যাপসিকাম চাষে সফলতা,2021-02-06,চাটমোহর পাবনা সংবাদদাতা,চাটমোহরে অনেকে মিষ্টি মরিচ নামে পরিচিত ক্যাপসিকাম চাষ শুরু করেছেন। এতে সফলতাও পাচ্ছেন তারা।উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও তরুণ উদ্যোক্তা রাশেদুল ইসলাম বকুল জানান তিনি প্রায় তিন বিঘা জমিতে গড়ে তুলেছেন ক্যাপসিকাম বাগান। ইতিমধ্যে ক্যাপসিকাম তোলা শুরু হয়েছে। তিনি আশা করছেন এখান থেকে ১২১৪ টন ফলন পাবেন। ....ছবি সংগৃহীততিনি জানান অনেকেই আসছেন এটা কিনতে। চার মাসেই এই ফল ধরে।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ এ এ মাসুমবিল্লাহ বলেন ক্যাপসিকাম চাষের সম্ভাবনা রয়েছে এ উপজেলায়। এ ব্যাপারে কৃষি বিভাগ থেকে চাষিদের নানাভাবে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1649.csv b/Bangla_fin_news_articles/1649.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c480ba528605fd013138de670359ecff2fe902bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1649.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1649,ফের বেড়েছে চালতেলের দাম,2021-02-05,কবির হোসেন,করোনা পরবর্তী সময়েকয়েক মাস ধরেই বাজারে অধিকাংশ পণ্যের দাম উঠানামা করছে। বর্তমানে বাজারে সবজি ও মাছের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকলেও চাল ভোজ্য তেল আটা এবং পেঁয়াজের দাম ঊর্ধ্বগতি রয়েছে।আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় ভোজ্য তেলের বাজারে এ অস্থিরতা চলছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।ব্যবসায়ীরা বলেছেন ৩ থেকে ৪ দিনের ব্যবধানে সব ধরণের চালে কেজিতে ৩ থেকে ৪ টাকা করে বেড়েছে। প্রতি বস্তা মিনিকেট চাল ৩ হাজার ৫০ টাকা থেকে ৩ হাজার ১০০ টাকা পর্যন্ত দরে বিক্রি হচ্ছে। আজ শুক্রবার রাজধানীর তেজকুনিপাড়া কাঁচা বাজার কাওরানবাজারসহ আরও কয়েকটি বাজার ঘুরে ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্র জানা গেছে। ....কাওরানবাজারের চালের আড়ৎদার ইসমাইল অ্যান্ড সন্স এর মালিক জসিম উদ্দিন দৈনিক ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন দুই মাস ধরে চালের দাম উঠানামা করছে। কখনো বাড়ছে আবার কখনো কমছে। মাঝে চালের দাম স্থির থাকলেও এখন আবার চালের দাম বেড়ে গেছে। সব ধরণের চাল ৩ থেকে ৪ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। প্রতি বস্তা মিনিকেট চাল বিক্রি হচ্ছে ৩০ হাজার ৫০ টাকা থেকে ৩ হাজার ১০০ টাকা পর্যন্ত। প্রকারভেদে আরও বেশিও বিক্রি হচ্ছে।রাজধানীর তেজকুনিপাড়া কাঁচা বাজারের মুদী ব্যবসায়ী মানিক মিয়া স্টোরের মালিক আরিফুর রহমান দৈনিক ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন তেলের দাম এখনো কমেনি বরং বেড়েছ। প্রতি লিটার রূপচাঁদা তেল এক মাস আগে ১০৭ টাকা দামে পাইকারি বিক্রি করেছি। এখন সেটা বিক্রি করছি ১৩৫ টাকা যেটির গায়ের রেট ১৪০ টাকায় খুচরা বিক্রি হবে। একইভাবে বাড়ছে খোলা সয়াবিন তেলও।তিনি আরও বলেন ২ কেজি আটা গত সপ্তাহ বিক্রি করেছি ৬৫ টাকা এখন বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৭২ টাকা পর্যন্ত। চিনি দামও এক সপ্তাহে বেড়েছে। আগে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি করেছি ৭০ টাকা এখন সেটি বিক্রি হচ্ছে ৭২ থেকে ৭৫ টাকা পর্যন্ত। রাজধানীর কাকরাইল থেকে কাওরানবাজারে চাল কিনতে আসা কামাল হোসেন দৈনিক ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমরা মধ্যবিত্তরা বিপদে পড়ছি। গত মাসে এক বস্তা মিনিকেট চাল কিনেছিলাম ২ হাজার ৮০০ টাকা দিয়ে। এখন সেটার দাম চাচ্ছে ৩ হাজার ১০০ টাকা।বাজার ঘুরে দেখা গেছে তিনদিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজে দাম বেড়েছে ৬ টাকা। ৩০ টাকার পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩৬ টাকা দরে।এদিকে সবজি বাজারে গিয়ে দেখা গেছে সবজি ও মাছের দাম স্বাভাবিক থাকলেও বেড়েছে ডিমের দাম। ১০ টাকা বেড়ে প্রতি ডজন ফার্মের ডিম বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা করে। হাঁসের ডিম বিক্রি হচ্ছে প্রতি ডজন ১৭০ টাকা করে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1650.csv b/Bangla_fin_news_articles/1650.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cab684bcc1d3fa44008bf9b6e20362a06db13bed --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1650.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1650,স্কোয়াশের বাম্পার ফলন,2021-02-05,মাগুরা প্রতিনিধি,মাগুরায় ইতালি ও মধ্যপ্রাচ্যের জনপ্রিয় সবজি স্কোয়াশ চাষের বাম্পার ফলন হয়েছে। খেতে সুস্বাদু বলে এ সবজির বিক্রিও ভালো হচ্ছে। ফসলের চেয়ে স্কোয়াশ আবাদে লাভ বেশি হওয়ার চাষে দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের।জানা যায় এবছর জেলার সদর উপজেলায় ছোট ফালিয়া ও বেলনগর গ্রামে স্কোয়াশ আবাদ হয়েছে। অগ্রহায়ণ মাসে জমিতে বীজ বপন করা হয়। গাছের বয়স ৫০ দিন হলে গাছে ফল ধরে। বর্তমানে গাছ থেকে ফল তোলা চলছে। এবছর ফলন ভালো হয়েছে। সদর উপজেলার ছোট ফালিয়া গ্রামের কৃষক মোঃ জালালউদ্দিন বলেন দীর্ঘ ১০বছর সৌদি আরবে ছিলাম। দেশে এসে এবছর নিজের ২৩শতক জমিতে স্কোয়াশ এর চাষ করেছি। জমিতে বীজ রোপণের ৫০দিন পর ফল ধরে। ২৩শতক জমিতে স্কোয়াশ চাষে খরচ পড়েছে ১৯ হাজার টাকা । এপর্যন্ত স্কোয়াশ বিক্রি করেছি ৩৫ হাজার টাকার। মাগুরা সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু তালহা জানান স্কোয়াশ চাষ মাগুরায় শুরু হয়েছে। এটা মূলত ইতালিতে উৎপত্তি হলেও মধ্যপ্রাচ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এর পুষ্টিগুণ অনেক বেশি । কৃষি বিভাগ কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করতে এবং বাজারজাত করনে সহায়তা করে যাচ্ছে। ইত্তেফাকএসসিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1651.csv b/Bangla_fin_news_articles/1651.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..39afab79838b4390f1a50df32ae50fc554dde8de --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1651.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1651,রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কাপড়ের রমরমা ব্যবসা,2021-02-05,স্টাফ রিপোর্টার রংপুর,রংপুর নগরীতে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে রমরমা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে কাপড় ব্যবসায়ীরা। এতে করে সরকার রাজস্ব হারানোর পাশাপাশি সরকারিভাবে পরীক্ষা না হওয়ায় কাপড়ের গুনগত মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এসব মানহীন কাপড় কিনে প্রতারিত হচ্ছেন ক্রেতারা।এরই প্রেক্ষিতে নড়েচড়ে বসেছে রংপুরের জেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার ৪ ফেব্রুয়ারি নগরীর সেন্ট্রাল রোডের কাপড়ের বাজারে জনতা ট্রেডিং জমজম ট্রেডিংসহ পাঁচটি প্রতিষ্ঠানে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদ হাসান মৃধার নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে বেরিয়ে আসে বাজারে সয়লাব হওয়া অনুমোদনহীন নিম্নমানের কাপড়ের ব্যাপক মজুত। বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়া কাপড় বিক্রি মজুদের অভিযোগে এসময় ৫টি কাপড়ের পাইকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকের পৃথকপৃথক ৯০ হাজার টাকা জরিমানা করে জেলা প্রশাসনের পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদ হাসান মৃধা।ইত্তেফাকএসসিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1652.csv b/Bangla_fin_news_articles/1652.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..477c988b83685155d1ed28e8b5ef0c1ca023d232 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1652.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1652,শেয়ারবাজারে ঢুকছে নতুন বিনিয়োগকারী,2021-02-05,রেজাউল হক কৌশিক,দেশের শেয়ারবাজার দীর্ঘ মন্দা কাটিয়ে ঊর্ধ্বমুখী ধারায় চলছে। চলতি বছরের শুরু থেকেই মূল্যসূচক বাড়ছে। একইসঙ্গে লেনদেনের পরিমাণ বাড়ছে। বাজারের এমন পরিস্থিতিতে নতুন বিনিয়োগকারীদের বাজারের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। পুরাতনদের মধ্যে যারা নিষ্ক্রিয় ছিল তাদের অনেকেই বাজারে ফিরছেন।সেন্ট্রাল ডিপজিটরি অব বাংলাদেশ লিমিটেড সিডিবিএল হিসাবে দেখা গেছে গত এক মাসেই শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য প্রায় ৮২ হাজার নতুন বেনিফিশিয়ারি ওনার্স বিও হিসাব খুলেছেন। প্রাইমারি বা সেকেন্ডারি যেকোনো মার্কেটে বিনিয়োগের জন্য বিও অ্যাকাউন্ট বাধ্যতামূলক। বিও অ্যাকাউন্টের সংখ্যা বাড়ার অর্থ হলো শেয়ারবাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়ছে। ২০১০ সালে শেয়ারবাজারে ব্যাপক ধসের পর থেকে বিনিয়োগকারীরা খুব বেশি বাজারমুখী হতে চায়নি। এরপর মাঝে মধ্যে বাজার ঊর্ধ্বমুখী হলেও তা বেশিদিন টেকসই হয়নি। ফলে গত ছয় বছরে ৯ লাখের মতো বিও অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে গেছে। নিয়মানুযায়ী প্রতি বছর জুন মাসে বিও অ্যাকাউন্ট ফি পরিশোধ না করলে অ্যাকাউন্ট এমনিতেই বন্ধ হয়ে যায়। বর্তমানে বিও নবায়ন ফি ৪৫০ টাকা।বিশ্লেষণে দেখা গেছে শেয়ারবাজারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বাংলাদেশে সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে বিএসইসি বড় পরিবর্তন বাজারে নতুন নতুন কোম্পানির আইপিও প্রাথমিক গণপ্রস্তাব অফার ব্যাংকে সুদের হার কমে যাওয়া করোনা ভাইরাস পরবর্তীতে অন্য ব্যবসা বাণিজ্যে মন্দা প্রভৃতি কারণে শেয়ারবাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। এতে পুরাতনদের পাশাপাশি নতুন বিনিয়োগকারীরাও বাজারে ঢুকছে।ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ডিবিএ সভাপতি শরীফ আনোয়ার হোসাইন বলেন বিভিন্ন কারণে বাজারে বিনিয়োগকারীরা আসেন। সাধারণত বাজার যখন ভালো হয় তখন বেশি বিনিয়োগকারী আসেন। এসব বিনিয়োগকারীদের বেশিরভাগই হয়তো আগে ছিলেন। দীর্ঘদিন বাজার ভালো না থাকায় তারা বিও অ্যাকাউন্ট ফি বাবদ যে অর্থ দিতে হয় সেটাও জমা দেননি। ফলে তাদের অ্যাকাউন্ট ইনঅ্যাক্টিভ হয়ে গিয়েছিল। তারা আবার ফিরেছেন। আবার নতুন বিনিয়োগকারীও শেয়ারবাজারে ঢুকছে। তিনি বলেন সাধারণত যখন ভালো আইপিও বাজারে আসে তখন নতুন বিনিয়োগকারীরা বাজারে আসে। আবার পুরাতনদেরও অনেকে সক্রিয় হন। সম্প্রতি মোবাইল অপারেটর রবির আইপিও এসেছে। এটা কেনার জন্য অনেকে নতুন করে বাজারে ঢুকেছেন। বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিএমবিএ সভাপতি ছায়েদুর রহমান বলেন দেশের পুঁজিবাজারের অনেক সম্ভাবনা আছে। এখনো পর্যন্ত বেশিরভাগ শেয়ারের দাম প্রকৃত দামের চেয়ে নিচে আছে। ইতিমধ্যেই মার্জিন ঋণের সুদহার কমানো হয়েছে। বাজারে তারল্য নগদ টাকা আছে। কোভিড পরবর্তীতে অন্য ব্যবসা বাণিজ্যে মন্দাভাব চলছে। শুধু বাংলাদেশে নয় কোভিড পরবর্তীতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে শেয়ারবাজার ঊর্ধ্বমুখী। এছাড়া নতুন কমিশন এবং তাদের নেওয়া কিছু সিদ্ধান্ত বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। সব মিলিয়ে বাজার ভালো হচ্ছে এজন্যই বিনিয়োগকারীরা নতুন করে শেয়ারবাজারে আসছে।সিডিবিএলের তথ্যমতে গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ২৫ লাখ ৫২ হাজার ১৬৮টি। আর চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৯৭টি। সেই হিসেবে বিও হিসাবের সংখ্যা বেড়েছে ৮১ হাজার ৮২৯টি। চলতি বছরের জানুয়ারিতে দেশে অবস্থানকারী বিনিয়োগকারীরা নতুন করে ৭৬ হাজার ৩৮৯টি বিও হিসাব খুলেছেন। এর মাধ্যমে ডিসেম্বর মাসের শেষ দিন দেশি বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ২৩ লাখ ৮২ হাজার ৮৬টি। আর জানুয়ারি মাসের শেষে দেশি বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব দাঁড়িয়েছে ২৪ লাখ ৫৮ হাজার ৪৭৫টি।জানুয়ারি মাসে বিদেশি অবস্থানকারী বিনিয়োগকারীরা নতুন করে ৫ হাজার ৫৭০টি বিও হিসাব খুলেছে। ডিসেম্বর মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৫৫ হাজার ৮৫৯টিতে। জানুয়ারি মাসের শেষে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৬১ হাজার ৪২৯টি। ডিসেম্বর মাসের শেষ দিন কোম্পানি বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১৩ হাজার ৮৩৫টি। আর জানুয়ারি মাসের শেষে কোম্পানি বিও হিসাব বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৯৩টি।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1653.csv b/Bangla_fin_news_articles/1653.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0b2209a09f20fca5f0ea1970e59471cd94472811 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1653.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1653,রিজার্ভ চুরির টাকা ফেরত পাওয়ার আশা কম,2021-02-05,রেজাউল হক কৌশিক,বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির পাঁচ বছর পার হয়েছে। চুরি হওয়া অর্থের বেশির ভাগ এখনো উদ্ধার হয়নি। আর উদ্ধারের বিষয়ে যে পদ্ধতি অবলম্বন করা হচ্ছে তা কবে শেষ হবে কেউ জানে না। ফলে চুরি হয়ে যাওয়া অর্থ ফেরত পাওয়া নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংক এখনো টাকা ফেরত পাওয়ার বিষয়ে আশাবাদী।রিজার্ভ চুরির সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি এবং টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক যুক্তরাষ্ট্রের আদালত ইউএস ডিস্ট্রিক্ট কোর্ট ফর দ্য সাউদার্ন ডিস্ট্রিক্ট অব নিউ ইয়র্কে মামলা দায়ের করেছিল। তবে তা গত বছরের মার্চে খারিজ হয়ে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংকিং করপোরেশন আরসিবিসি সোলায়ার রিসোর্ট ও ক্যাসিনো মাইডাস রিসোর্ট ও ক্যাসিনো এবং অন্যদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিল। পরে স্টেট কোর্টে মামলা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। অবশ্য সে মামলার শুনানি এখন পর্যন্ত শুরুই হয়নি। আর ফিলিপাইনের আদালতে ১২টি মামলা চলছে। সে দেশের আদালত চুরি হওয়া অর্থের বড় অংশ জব্দ রাখলেও মামলার অগ্রগতি তেমন নেই।২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউ ইয়র্কে রক্ষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব থেকে ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি হয়। অবশ্য এ ঘটনা প্রকাশ পায় মার্চ মাস। চুরি হওয়া অর্থের মধ্যে ২ কোটি ডলার চলে যায় শ্রীলঙ্কা ও ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চলে যায় ফিলিপাইনে। শ্রীলঙ্কায় যাওয়া অর্থ উত্তোলন করতে পারেনি সাইবার ক্রাইম চক্র। আর ফিলিপাইনে যাওয়া অর্থের মধ্যে ১৪ দশমিক ৫৪ মিলিয়ন বা ১ কোটি ৪৫ লাখ ৪০ হাজার ডলার ফেরত পেয়েছে বাংলাদেশ। ঘটনার পাঁচ বছর পার হয়ে গেলেও বাকি টাকা এখনো উদ্ধার হয়নি। এ ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের তত্কালীন গভর্নর আতিউর রহমানকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। দুজন ডেপুটি গভর্নরকে সরিয়ে দেওয়া হয়। ঘটনা তদন্তে সাবেক গভর্নর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিনকে প্রধান করে কমিটি করে সরকার। ঐ কমিটি প্রতিবেদনে বলা হয় রিজার্ভ চুরির ক্ষেত্র প্রস্তুত রেখেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক নিজেই। যেখানে যথেষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল না। আর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা দায়িত্বহীন ছিলেন। আর আন্তর্জাতিক লেনদেন নেটওয়ার্কের সঙ্গে স্থানীয় নেটওয়ার্ক যুক্ত করাই মূল অঘটনাটি ঘটেছিল।বাংলাদেশ ব্যাংকের মামলার পর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছিল মামলায় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে অভিযোগে বলা হয় রিজাল ব্যাংকের শীর্ষ কয়েকজন কর্মকর্তা এই অর্থ চুরির জন্য কয়েক বছর ধরে বড় ধরনের জটিল ষড়যন্ত্র করেন। বাংলাদেশ ব্যাংক দাবি করেছিল অজ্ঞাতনামা উত্তর কোরীয় হ্যাকাররা এই চুরিতে সহায়তা করেছেন। অর্থ চুরির পর তা নিউ ইয়র্ক সিটি ও ফিলিপাইনে আরসিবিসির অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করা হয়। পরে এই অর্থের বেশির ভাগ ফিলিপাইনের ক্যাসিনোর মাধ্যমে পাচার হয়ে যায়।কবে নাগাদ চুরি হওয়া অর্থ ফেরত পাওয়া যাবে আদৌ ফেরত পাওয়া যাবে কিনা এমন প্রশ্ন করলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন যেহেতু বিষয়টি ইন্টারন্যাশনাল আদালতে বিচারাধীন তাই আদালতের মাধ্যমেই এটা সমাধান করতে হবে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1654.csv b/Bangla_fin_news_articles/1654.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0e34a8ac3a7afac812d7b3343d6decf7a6e2a731 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1654.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1654,ব্যাংকিং সফটওয়্যারের আড়ালে অর্থ পাচার,2021-02-05,জামাল উদ্দীন,ব্যাংক নিজেই মানি লন্ডারিংয়ে সহায়ক ভূমিকা পালন করছেএমন অভিযোগ নতুন নয়। তবে এবার খোদ বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্ত প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে। কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যারের মাধ্যমে মানি লন্ডারিংয়ের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে দেশের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বিএফআইইউকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়েছে ঐ প্রতিবেদনে।কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায় বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শক দল রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংকে সরেজমিন তদন্ত করে কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যারের বিভিন্ন দুর্বল দিক চিহ্নিত করে। একই সঙ্গে কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যারের আড়ালে মানি লন্ডারিংয়ের বিষয়টিও স্পষ্ট হয়। আর এতে অগ্রণী ব্যাংকের দায় রয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। শুধু মুদ্রা পাচারই নয় অগ্রণী ব্যাংককে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে রাখার বিষয়টিও তদন্তে স্পষ্ট হয়েছে।সূত্র মতে অগ্রণী ব্যাংকের কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যার জালিয়াতি টি২৪ সফটওয়্যার নিয়ে সৃষ্ট ঘটনায় একজন আমানতকারী উচ্চ আদালতে আবেদন করলে আদালত নির্দেশনা জারি করে। নির্দেশনার আলোকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ অগ্রণী ব্যাংকে ব্যবহৃত কোর ব্যাংকিং সলিউশন নিয়ে বিশেষ তদন্ত ও অনুসন্ধান শুরু করে। অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য। উল্লেখ্য যে অগ্রণী ব্যাংকের কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যার সিবিএস আপগ্রেডেশন না হওয়ায় ব্যাংকটি ঝুঁকির মুখে পড়ে যায়। অগ্রণী ব্যাংকের একজন উপমহাব্যবস্থাপকের স্বাক্ষর জালসহ সফটওয়্যার আপগ্রেডেশনে নানা জালিয়াতির আশ্রয় নেওয়া হয়। একপর্যায়ে মানি লন্ডারিংয়ের বিষয়টিও সামনে চলে আসে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন মতে অগ্রণী ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোর ব্যাংকিং সলিউশনের ১ হাজার ১৩৭টি কন্ট্রোল পয়েন্টের মাত্র ৫৩৪টি বাস্তবায়ন করেছে। এমনকি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সব শাখায় সিবিএস বাস্তবায়ন করা হয়নি। এ ব্যাপারে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কেন্দ্রীয় ব্যাংককে সঠিক তথ্য সরবরাহ করেনি। বাস্তবায়ন না হওয়ার পেছনে ব্যাংক ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান টেমিনসের স্থানীয় প্রতিনিধি ফ্লোরা টেলিকমের গাফিলতির প্রমাণও পাওয়া গেছে। পারস্পরিক যোগসাজশে ব্যাংক থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।তদন্ত প্রতিবেদনে জানা যায় ফ্লোরা টেলিকম লিমিটেডের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তির সংশ্লিষ্ট ধারা অনুযায়ী টি২৪ সফটওয়্যারের মেয়াদ ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে শেষ হয়ে যায়। পরে নতুন চুক্তি করলে তার আর্থিক ব্যয় বহু গুণ বেড়ে যায়। কিন্তু টি২৪ সফটওয়্যারটির সংশ্লিষ্ট ভার্সনের সাপোর্ট সার্ভিস ৩১ মার্চ ২১ সালে বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে অগ্রণী ব্যাংককে জানিয়ে দেয় সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান টেমিনস। তার পরও তাদের স্থানীয় প্রতিনিধি ফ্লোরা টেলিকমকে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে লাইসেন্স ফি বাবদ ৮৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকা এবং ২২ মে ২০১৯ তারিখে প্রথম ষান্মাসিকের রক্ষণাবেক্ষণ ফি বাবদ ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা পরিশোধ করা হয়। যেখানে চুক্তি অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সিবিএস বাস্তবায়ন করা না হলে ব্যাংক কর্তৃক লিকুইটেড ড্যামেজ আদায় করার কথা বলা হয়েছে সেখানে ফ্লোরা টেলিকম বারবার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সফটওয়্যার বাস্তবায়নে ব্যর্থ হওয়া সত্ত্বেও ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।উপরন্তু গুরুত্বপূর্ণ বিজনেস ইস্যু সফটওয়্যারে ফ্লোরা টেলিকম থেকে কাঙ্ক্ষিত মানের সেবা পেতে ব্যর্থ হওয়া সত্ত্বেও পুনরায় আপগ্রেডেশনের জন্য ঐ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার বিষয়টিও গ্রহণযোগ্য নয়। তদন্ত কর্মকর্তারা বলেছেন ফ্লোরা টেলিকম কেবলমাত্র অগ্রণী ব্যাংকের কর্মকর্তার স্বাক্ষর জাল করার মতো অপরাধেই অভিযুক্ত নয় মানি লন্ডারিংয়ের মতো গুরুতর অপরাধেও জড়িত। এই মানি লন্ডারিংয়ের দায় অগ্রণী ব্যাংকও এড়াতে পারে না। এ বিষয়ে সুষুম তদন্তের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে বাংলাদেশ আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটকে বিএফআইইউ ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।তদন্তকালে অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়সহ শাখা পর্যায়েও অননুমোদিত ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক কানেকশনের ব্যবহার পাওয়া গেছে। যা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ও ব্যাংকের নিজস্ব নীতিকে সমর্থন করে না। তদন্ত প্রতিবেদনে সিবিএস গাইডলাইন বাস্তবায়নে তদারকি নিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে কমিটি গঠন ও আপগ্রেডেশনের যথাযথ বাস্তবায়ন তৃতীয় পক্ষ দ্বারা যাচাই করার প্রস্তাব করা হয়।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1655.csv b/Bangla_fin_news_articles/1655.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..993c18675ad0b61022d72bfb90ed48a3ba7dc628 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1655.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1655,বাঘায় আমের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা দেড় লাখ মেট্রিক টন,2021-02-04,নুরুজ্জামানবাঘারাজশাহী,আমের রাজধানী হিসাবে খ্যাত রাজশাহী জেলার বাঘায় ৮ হাজার ৩৬৮ হেক্টর আম বাগান রয়েছে। প্রায় দেড় শতাধিক জাতের আমের এবার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে দেড় লাখ মেট্রিক টন। উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।বাঘাউপজেলার বিভিন্ন বাগানে এখন আমের মুকুলের মৌমৌ গন্ধ। আবার কোনকোন গাছে ক্ষুদ্র পরিসরে গুটি ধরা শুরু হয়েছে। ফলে বাগান পরিচর্যায়ব্যস্ত সময় পার করছেন বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা। স্থানীয়রা জানান বাঘায় আমকে ঘিরে প্রতি মৌসুমে অন্তত ২৫টি ছোটবড় আমের বাজার হাট বসে। এরমধ্যে বড় বাজার বসে বাঘা সদর মনিগ্রাম বিনোদপুর বাউসা আড়ানী ও পাকুড়িয়া এলাকায়।এ অঞ্চলের আমের মধ্যেফজলি ক্ষীরশাপাত গোপাল ভোগ ও ল্যাংড়ার নাম শোনা যায় সবার মুখেমুখে। এছাড়াও বৌভুলানি রানীপছন্দ জামাইখুসি বৃন্দাবন লকনা বোম্বাই খিরসা মোহনভোগ সেনরই আম্রপালি আশ্বিনা ক্ষুদি খিরসা বৃন্দাবনী ও কালীভোগসহ প্রায় দেড়শ জাতের আম রয়েছে। প্রতিবছর আম মৌসুমে এ উপজেলায় প্রায় লক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থান হয়।বাগান মালিকরা জানান প্রতি বছর মাঘের শুরুতে আম গাছের ডালে ডালে মুকুল ফুটতে শুরু করে। কিন্তু এবার পৌষে মুকুল চলে এসেছ। এ দিক থেকে বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা মুকুলের পরিচর্যা শুরু করেছেন। গাছেগাছে যে পরিমাণ মুকুল আসে তার সিকিভাগ ২৫ টিকে গেলেও আমের বাম্পার ফলন হবে।বাঘার আমোদপুর গ্রামের সফল আম চাষি আলী আকবর জানান গাছে মুকুল আসার পর থেকে আম পাড়া পর্যন্ত ৫ থেকে ৬ বার কীটনাশক প্রয়োগ করতে হয়। তাতে হেক্টরে ৩৮ থেকে ৪৫ হাজার টাকার বালাইনাশক লাগে। সে হিসেবে বাঘায় ৮ হাজার ৩৬৮ হেক্টর জমির আমগাছে বছরে প্রায় ৩ লাখ ৩৪ হাজার ৭২০ টাকার কীটনাশক বা বালাইনাশক ব্যবহার হয়ে থাকে। যার কমতি হবেনা এবারও । বাঘা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ্ সুলতান বলেন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে আম চাষ করলে এর উৎপাদন যেমন বাড়বে তেমনি সঠিক ভাবে সংরক্ষণ এবং পরিবহন রপ্তানিসহ বাজারজাত করলে কৃষকরা ব্যাপক হারে লাভবান হবেন। তিনি উন্নত পদ্ধতিতে আম চাষ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কৃষকদের নানা পরামর্শ দেয়ার ফলে গত তিন বছর থেকে বাঘার আম বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন।ইত্তেফাকএসসিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1656.csv b/Bangla_fin_news_articles/1656.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ea180881c81555744824e0ec3e483562979706a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1656.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1656,জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক শূন্য ২ শতাংশে,2021-02-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল জানুয়ারি মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক শূন্য ২ শতাংশে যা তার আগের মাস ডিসেম্বরে ছিল ৫ দশমিক ২৯ শতাংশ। এই সময়ে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতির হার কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ২৩ শতাংশে যা আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতির হার জানুয়ারি মাসে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৬৯ শতাংশে যা তার আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ২১ শতাংশ।গতকাল বুধবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক বৈঠক শেষে মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ পরিসংখ্যান তুলে ধরেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। তিনি বলেন এ মাসে চালের দাম নিয়ে লাফালাফি হলেও এর প্রভাব মূল্যস্ফীতিতে পড়েনি। আশা করি আগামী মাসে মূল্যস্ফীতি আরো কমবে।বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হালনাগাদ তথ্যানুযায়ী ডিসেম্বরের তুলনায় জানুয়ারি মাসে ডিম শাকসবজি যেমন আলু বেগুন লাউ করলা পটোল শশা টম্যাটো লালশাক পালংশাক ফুলকপি শিম পেঁপে মুলা ইত্যাদির দাম কমেছে। সেই সঙ্গে পেঁয়াজ কাঁচা মরিচ ইত্যাদির দাম ডিসেম্বরের তুলনায় জানুয়ারি মাসে কমেছে। জানুয়ারি মাসে গ্রামীণ পর্যায়ে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার কমে দাঁড়িয়েছে ৫ শতাংশে যা তার আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ২৮ শতাংশ। এ সময় খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৪৬ শতাংশে যা তার আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ৬০ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ১৫ শতাংশে যা তার আগের মাসে ছিল ৪ দশমিক ৬৭ শতাংশ।শহরাঞ্চলের মূল্যস্ফীতির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায় জানুয়ারি মাসে শহরাঞ্চলে মূল্যস্ফীতির হার কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশে যা ডিসেম্বরে ছিল ৫ দশমিক ৩১ শতাংশ। আর খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৭২ শতাংশে যা তার আগের মাসে ছিল ৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ। এছাড়া খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৪১ শতাংশে যা ডিসেম্বরে ছিল ৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1657.csv b/Bangla_fin_news_articles/1657.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..562e80af7fa2908efb4ee017d7598a07e27a1bfb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1657.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1657,আবার সক্রিয় বন্ড জালিয়াত চক্র,2021-02-04,রিয়াদ হোসেন,বন্ড সুবিধার আওতায় শুল্কমুক্ত সুবিধায় আনা কাঁচামাল খোলা বাজারে বিক্রি ঠেকাতে ২০১৯ সাল জুড়ে সাঁড়াশি অভিযান চালায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সংশ্লিষ্ট একাধিক অফিস। বিশেষত রাজধানীর ইসলামপুর নারায়াণগঞ্জের একাধিক পয়েন্ট নরসিংদী এমনকি সিরাজগঞ্জেও অভিযানের পাশাপাশি ফৌজদারি মামলা এমনকি অভিযুক্ত একাধিক গডফাদারকে গ্রেফতারও করা হয়।এরপর কিছুটা দমে যায় বন্ড চোরাকারবারী। এতে অনিয়ম কিছুটা কমে আসছিল। তবে এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে কিছুটা দম নিয়ে ফের সক্রিয় হয়েছে এই চোরাচালান চক্র। কেবল গত কয়েক মাসে কুমিল্লা ভ্যাট অফিসের কর্মকর্তাদের হাতে ধরা পড়া ২১টি অনিয়মের মধ্যে ১৭টিই বন্ড সুবিধার পণ্যবাহী পরিবহন। এর মধ্যে আবার বেশির ভাগই তৈরি পোশাকের কাঁচামাল অর্থাৎকাপড়।চট্টগ্রাম থেকে বের হওয়া এসব পণ্যের বেশির ভাগেরই গন্তব্য ছিল রাজধানী ঢাকার ইসলামপুর ও নারায়ণগঞ্জ। সর্বশেষ গত ১৮ জানুয়ারি বন্ড সুবিধায় আনা প্লাস্টিক পণ্যের কাঁচামাল ছয় কাভার্ড ভ্যানভর্তি ৭৪ হাজার কেজি পিপি দানা খোলাবাজারে বিক্রির চেষ্টা শেষ পর্যন্ত প্রতিহত করেছে শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ। এর আগের মাসেই ডিইপিজেডের একটি বন্ড সুবিধাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানে গার্মেন্টসের এক্সেসরিজের নামে আমদানিকৃত ১১ কোটি টাকা দামের সিগারেট ধরা পড়ে। আমদানির অনুমতিপত্র বা আইপি জালিয়াতির মাধ্যমে ঐ ঘটনা ঘটেছিল বলে প্রাথমিকভাবে জানা যায়। গত কয়েক মাসে শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ এই ধরনের অপরাধে অন্তত ছয়টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। মোংলা কাস্টম হাউজের হাতে ধরা পড়েছে পাঁচ প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম। অভিযোগ উঠেছে এসব প্রতিষ্ঠান বন্ডেড ওয়্যারহাউজ সুবিধায় শুল্কমুক্ত সুবিধায় গার্মেন্টসের এক্সেসরিজ তৈরির কাঁচামাল এনে তা খোলাবাজারে বিক্রি করে দিয়েছে। এর মধ্যে তিনটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রায় ৪০ কোটি টাকা শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ আনা হয়েছে। অপর একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আরো ২২ কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ উঠেছে। সব মিলিয়ে বন্ড সুবিধার অপব্যবহারের অভিযোগে ছয় প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে মোংলা কাস্টম হাউজ।আর ঢাকার কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট অফিস অন্তত আটটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। এর মধ্যে ঢাকা ইপিজেডে অবস্থিত একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বন্ড সুবিধার অনিয়মের মাধ্যমে ১৪৭ কোটি টাকা শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ আনা হয়েছে। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি পরিদর্শনে গিয়ে বন্ড কমিশনারেট এর কর্মকর্তারা দেখেন চার বছরে প্রতিষ্ঠানটি ১ কোটি ২৩ লাখ ১৫ হাজার গজ কাপড় আমদানি তা দিয়ে তৈরি পণ্য রপ্তানি দেখিয়েছে। অথচ শুল্ক বিভাগের কর্মকর্তারা পরীক্ষা করে দেখেছেন এসব কাঁচামাল ডিইপিজেডের গেটে এন্ট্রি করে কারখানায় প্রবেশ করার নিয়ম থাকলেও এসব পণ্য প্রবেশের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অন্যদিকে ইপিজেড নীতিমালারও বেশকিছু লঙ্ঘনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এর বাইরে দেশের অন্যান্য কাস্টম হাউজেও বেশকিছু অনিয়ম ধরা পড়ার ঘটনা জানা গেছে।রপ্তানি আদেশের পণ্য তৈরির জন্য কাঁচামাল আমদানিতে বিপুল শুল্ককরের চাপ থেকে উৎপাদনকারীদের রেহাই দিতে সরকার ৮০র দশকের শুরুর দিকে বন্ড সুবিধা চালু করে। অর্থাৎরপ্তানিকারকরা শুল্কমুক্ত সুবিধায় কাঁচামাল আমদানি করতে পারবেন। তবে শর্ত হলো ঐ পণ্য দিয়ে তৈরি পন্য শতভাগ রপ্তানি হতে হবে। স্থানীয় বাজারে বিক্রি করতে হলে শুল্ককর পরিশোধ করতে হবে। তৈরি পোশাকের কাঁচামালের শুল্ককর প্রায় ৮৯ শতাংশ। অন্যান্য পণ্যের ক্ষেত্রেও বিভিন্ন হারে শুল্ককর রয়েছে। তবে এ সুবিধা পাওয়ার পর একশ্রেণির অসাধু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান অতিরিক্ত প্রাপ্যতা দেখিয়ে ইউটিলিটি ডিক্লারেশন বা ইউডি কাঁচামাল আমদানি করে তা খোলাবাজারে বিক্রি করে দিচ্ছে। এর ফলে একই পণ্যের স্থানীয় উৎপাদনকারীরা ক্ষতির মুখে পড়ছেন। অন্যদিকে সরকারও বিপুল পরিমাণ রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।বন্ড সুবিধার পণ্যে বাজার সয়লাব হয়ে যাওয়ায় গত কয়েক বছরে বহু স্থানীয় বস্ত্রশিল্প ক্ষতির মুখে পড়ে। এ বিষয়টি নজরে আসার পর কঠোর অবস্থানে যায় এনবিআর। রাজধানী ইসলামপুর নয়াবাজারসহ দেশের চোরাচালানের পয়েন্টগুলোতে এ ধরনের পণ্য বিক্রি ও সরবরাহ ঠেকাতে একটি আলাদা টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। ব্যাপক ধরপাকড়ের পাশাপাশি ৯টি ফৌজদারি মামলা হয়। গ্রেফতার হন চোরাচালান সিন্ডিকেটের নেতৃস্থানীয় তিন কর্তাব্যক্তি।তবে সম্প্রতি এনবিআরের কিছুটা নমনীয়তায় ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে এই সিন্ডিকেট। ইতিমধ্যে গ্রেফতার হওয়া আসামিরাও জামিনে বের হয়ে গেছে। অন্যদিকে মামলাগুলোতে নির্দোষ প্রমাণ হতে অপকৌশল চালিয়ে যাচ্ছে।তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন বন্ড অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা হোক। তবে যারা এ ধরণের অনিয়মকারী তারা ম্যানেজ করে ঠিকই আমদানিকৃত কন্টেইনার খালাস করতে পারে এ ধরণের পন্য খালাসের পেছনে তিনি আঙ্গুল তোলেন কাস্টম হাউজের শুল্ক কর্মকর্তাদের দিকে।তিনি বলেন অথচ সামান্য ভুলের কারনে প্রকৃত ব্যবসায়ীদের পণ্য আটকে রাখা হয় দিনের পর দিন।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1658.csv b/Bangla_fin_news_articles/1658.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59688635d26386133ad605e99c4692baff6a2147 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1658.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1658,জানুয়ারিতে রপ্তানি কমেছে ৫ শতাংশ,2021-02-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার ধাক্কা কাটিয়ে গত জুলাই থেকে রপ্তানিতে গতি বাড়লেও অক্টোবর থেকে ফের কমতে শুরু করেছে। সর্বশেষ জানুয়ারিতেও পূর্বের বছরের জানুয়ারি থেকে রপ্তানি কমেছে ৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ। এছাড়া লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কমেছে প্রায় ১০ শতাংশ।রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হিসাব অনুযায়ী গত জানুয়ারিতে রপ্তানি কমেছে ১৮ কোটি ডলারের যা স্থানীয় মুদ্রায় প্রায় ১ হাজার ৫৩৪ কোটি টাকা। এছাড়া চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে জুলাইজানুয়ারি রপ্তানি কমেছে প্রায় ২৫ কোটি ডলারের।রপ্তানিকারকরা বলছেন আগামী মাসগুলোতেও রপ্তানি বাড়ার তেমন সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। অন্যদিকে প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক খাতের উদ্যোক্তাদের নতুন করে ভাবাচ্ছে কাঁচামালের বাড়তি দাম। সূত্র জানিয়েছে সুতার দাম গত কয়েক মাসের ব্যবধানে অনেক বেড়ে গেছে কিন্তু এই বাড়তি দাম দিতে চাইছে না বিদেশি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান বায়ার। অন্যদিকে অর্থনীতিবিদরাও আগামী জুনের আগে বিশ্ব অর্থনীতিতে স্বাভাবিক চেহারা ফেরার সম্ভাবনা দেখছেন না। ফলে স্বাভাবিক রপ্তানির গতি দেখতে হলে চলতি বছরের প্রথমার্ধ পার হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা তাদের। পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর ইত্তেফাককে বলেন করোনার টিকার প্রয়োগ শুরু হওয়ায় কিছুটা আশার আলো দেখা যাচ্ছে। তা সত্ত্বেও অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের জন্য চলতি বছরের প্রথমার্ধ পার হয়ে যাবে। ফলে রপ্তানির ওপরও এর প্রভাব থাকবে। বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের প্রভাবে গত বছরের মার্চ থেকে রপ্তানি ব্যাপকভাবে কমে যায়।অর্থবছর শেষে হিসাব করে দেখা গেল ২০১৯২০ অর্থবছরে রপ্তানি কমে গেছে আগের অর্থবছরের তুলনায় ৫৭০ কোটি ডলার বা প্রায় ৪৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে গত অর্থবছর রপ্তানি হয়েছিল ৩ হাজার ৩৬৭ কোটি ডলারের। চলতি বছরের গত সাত মাসে ২ হাজার ৩৪৮ কোটি ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রপ্তানি হয়েছে ২ হাজার ২৬৭ কোটি ডলারের। গত সাত মাসে পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানি কমেছে প্রায় ২৫ কোটি ডলারের। আলোচ্য সময়ে রপ্তানি কমেছে ১ দশমিক ৯ শতাংশ।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1659.csv b/Bangla_fin_news_articles/1659.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e20614d53529b2e62ec499de437fb1a7ec964c5b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1659.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1659,বিএফপিবির আয়োজনে এমএফসিআইবির ভার্চুয়াল ওয়েবিনার,2021-02-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মাইক্রো ফিন্যান্স ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো এমএফসিআইবি মাইক্রো ক্রেডিট খাতেইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে। তাই মাইক্রো ক্রেডিট খাত নিয়ে বিজনেস ফিন্যান্স ফর দ্যপুওর ইন বাংলাদেশ বিএফপিবি প্রোগ্রাম এক ভার্চুয়াল ওয়েবিনারের আয়োজন করে।বুধবার ৩ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় এইভার্চুয়াল সমাপনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানটি যুক্তরাজ্য সরকারের ফরেন কমনওয়েলথ এবং ডেভেলপমেন্ট অফিসের অর্থায়নে পরিচালিত হয়।অনুষ্ঠানে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ মো. আসাদুল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এফসিডিও এর ডেপুটি টিম লিডার আফসানা ইসলাম বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী সায়েদুর রহমান বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন।বিএফপিবির সিনিয়র উপদেষ্টা এবং টিম লিড রাবেয়া ইয়াসমিনের সভাপতিত্বে বৈঠকে এমআরএ এর নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান মো. ফশিউল্লাহও যুক্ত ছিলেন। অনুষ্ঠানে অতিথিগ্ণ গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন এবং বিশেষজ্ঞরা মূল্যবান মতামত দেন। প্রধান অতিথি সিনিয়র সচিব আসাদুল ইসলাম বলেন এই সেক্টর অনানুষ্ঠানি্ক সেক্টরের ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করে এ কারণেই আমাদের এই সেক্টরের তথ্যে সঠিক অ্যাক্সেস নেই। যেহেতু আমাদের কাছে তাদের তথ্য নেই আমরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারি না ফলে তারা বেশিরভাগই আনুষ্ঠানিক খাতে সরবরাহ করা সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়। মাইক্রো ফিনান্স ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো এমএফসিআইবি এর উদ্দেশ্য হলো ক্ষুদ্র ঋণ খাত সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ করা এবং এবং এই তথ্য দিয়ে ক্ষুদ্র ঋণ খাতে সুবিধা সরবরাহ করার কাজে সহযোগিতা করা।এমআরএ এর নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান ও প্রাক্তন গর্ভনর মো. ফশিউল্লাহ বলেন মাইক্রো ফিনান্স ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো এমএফসিআইবি এর ক্রেডিট তথ্য বিশ্লেষণ করে এবং ব্যবহার করে ক্ষুদ্র ঋণ খাতটির বিকাশের মাধ্যমে আমরা প্রধানমন্ত্রীর দারিদ্র্য ও ক্ষুধা মুক্ত উন্নত বাংলাদেশ এবং জাতির পিতার একটি সমৃদ্ধ সোনার বাংলার স্বপ্নকে সামনে নিয়ে যাবো।বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রাক্তন গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন তথ্য হলো অর্থনীতির শক্তি এবং বৃহত্তম পুঁজি এবং ডেটা ম্যানেজমেন্টই বাংলাদেশে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রয়োগের মূল চাবিকাঠি। তিনি আরও বলেন আমরা মহামারি সংকট থেকে বেরিয়ে আসার যে স্বপ্ন দেখছি সেক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখতে পারে মাইক্রো ফিন্যান্স।বেসরকারি সেক্টরের উপদেষ্টা ও এফসিডিও এর ডেপুটি টিম লিডার আফসানা ইসলাম তার বক্তব্যে বলেন মাইক্রো ক্রেডিট খাতে তথ্যের অসামঞ্জস্যতা বরাবরই সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইউকে এইডের সাহায্যে আমরা আশা করি মাইক্রো ফিনান্স ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো বাংলাদেশের ছোট ঋণ গ্রহীতাদের মধ্যে এক বড় পরিবর্তন আনবে।এমএফসিআইবি এর আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ জিম আজিজ নাথান অ্যাসোসিয়েটসের গ্লোবাল প্র্যাকটিসেসের প্রধান বুদ্ধিকা সমরসিংহে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রাক্তন গভর্নর ড.আতিউর রহমান এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ অরিজিৎ চৌধুরীও অধিবেশনটির সাথে সংযুক্ত ছিলেন। বিজনেস ফিন্যান্স ফর দ্যা পুওর ইন বাংলাদেশ বিএফপিবি ২০১৮ সাল থেকে এমএফসিআইবি এর বাস্তবায়নে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রযুক্তিগত সহায়তায় মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির এমআরএ এর সাথে কাজ শুরু করে। বিগত ৩১ মাসের সময়কালে এই প্রোগ্রামটি প্রয়োজনীয় সমস্ত বড় কার্যক্রমকে সমর্থন ও সম্পন্ন করেছে যা বাংলাদেশে আর্থিক অন্তর্ভুক্তকরণের জন্য একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক।বিজনেস ফিন্যান্স ফর দ্যা পুওর ইন বাংলাদেশ বিএফপিবি আর্থিক খাতে বাজার আচরণ পরিবর্তন করে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরি করার একটি সুবিধা। ২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল থেকে সংস্থাটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য নীতি ও নিয়ন্ত্রক পরিবেশ উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করেছে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগকে অর্থের সীমানা সম্প্রসারণে এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের ক্ষুদ্র ঋণ যোগ্যতা বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করে। বর্তমানে তারা মাইক্রো ফিনান্স খাতে ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহীতাদের যোগ্যতা বাড়াতে মাইক্রো ফিনান্স ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো এমএফসিআইবি প্রতিষ্ঠার জন্য মাইক্রো ক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটিকে সহায়তা করছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1660.csv b/Bangla_fin_news_articles/1660.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b2c8b7d4e6c3f61058407d4149e85d29111336e9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1660.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1660,বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি দেখার মতো জাপান রাষ্ট্রদূত,2021-02-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির প্রশংসা করে জাপানরাষ্ট্রদূত নাওকি ইতো বলেন সম্প্রতি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি দেখার মতো। এর বিকাশে জাপান সবসময় বাংলাদেশের পাশে থাকবে।বুধবার ৩ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর ইস্কাটন গার্ডেনের প্রবাসী কল্যাণ ভবনের বিজয় একাত্তর অডিটোরিয়াম হলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ও জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সি জাইকার সাথে এক চুক্তিস্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জাপান রাষ্ট্রদূত এসব কথা বলেন। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খাদ্য নিরাপত্তায় কারিগরি সহায়তার জন্য জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সি জাইকার সাথে চুক্তি অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।তিনি বলেন জাপান বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। দেশটি বাংলাদেশের উন্নয়নের বড় অংশীদার। জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। এরই ধারাবাহিকতায় নিরাপদ খাদ্যের ক্ষেত্রে জাপান আমাদের কারিগরি সহায়তা দেবে। চুক্তিস্বাক্ষর এ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোসাম্মৎ নাজমানারা খানূম ইআরডির অতিরিক্ত সচিব ড. শাহিদা আকতার। অনুষ্ঠানের রেকর্ড অব ডিসকাশনে স্বাক্ষর করেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের পক্ষে চেয়ারম্যান মো. আব্দুল কাইউম এবং জাইকার প্রতিনিধি মি. ইয়োহু হাইকাওয়া।ইত্তেফাকএসসিএসএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1661.csv b/Bangla_fin_news_articles/1661.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f7537f6c73fd6074965f77682e7fb81d715126fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1661.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1661,ইভ্যালির নতুন সিওও তারিকুল কামরুল,2021-02-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সম্প্রতি দেশের অন্যতম বৃহৎ ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালিতে চিফ অপারেটিং অফিসার সিওও হিসেবে যোগ দিয়েছেন এইচ এম তারিকুল কামরুল। এর আগে তিনি লিংক থ্রি টেকনোলজিস লিমিটেডের চিফ মার্কেটিং অফিসার সিএমও হিসাবে কর্মরত ছিলেন।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে এমবিএ এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ সম্পন্ন করেছেন তারিকুল কামরুল। বহুজাতিক কোম্পানিসহ দেশের বৃহৎ কোম্পানিগুলোতে ১৭ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে তার। ইভ্যালিতে যোগদানের আগে তিনি লিংক থ্রি টেকনোলজিস লিমিটেডের চিফ মার্কেটিং অফিসার সিএমও হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এর আগে তিনি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো রবি আজিয়াটা লিমিটেড এমজিএইচ গ্রুপ ট্রান্সকম লিমিটেডের মতো প্রতিষ্ঠানে তার কর্মজীবন অতিবাহিত করেছেন। তিনি বাংলাদেশি মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন ও ডিজিটালাইজ করার জন্য ইভালির মাধ্যমে অনেক নতুন আকর্ষণীয় অ্যাপ ভিত্তিক সার্ভিস চালু করার সঙ্গে সঙ্গেই ইভ্যালির ইকমার্স ব্যবসায় প্রসারে গতি আনতে বিশেষ মনোনিবেশ করবেন বলে জানা গেছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1662.csv b/Bangla_fin_news_articles/1662.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fe11bfc402cba40f3258e8dc9a89197dc2f5807e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1662.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1662,ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনে ফ্রি ফ্রিজ,2021-02-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সারাদেশে চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন৯ যাতে ঘণ্টায় ঘণ্টায় ফ্রিজ ফ্রি শীর্ষক ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ক্যাম্পেইনের আওতায় ওয়ালটন ফ্রিজ কিংবা ওয়াশিং মেশিন ক্রেতাদের জন্য রয়েছে প্রতি ঘণ্টায় ফ্রি ফ্রিজ পাওয়ার সুযোগ। ইতোমধ্যেই সারাদেশ থেকে ২০০ জনেরও বেশি ক্রেতা ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে একটি করে ফ্রিজ ফ্রি পেয়েছেন।উল্লেখ্য কাস্টমার ডাটাবেজ তৈরির মাধ্যমে বিক্রয়োত্তর সেবা অনলাইন অটোমেশনের আওতায় আনতে ওই ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে ওয়ালটন। এ পদ্ধতিতে ক্রেতার নাম মোবাইল নম্বর এবং বিক্রি করা পণ্যের মডেল ও বারকোডসহ বিস্তারিত তথ্য ওয়ালটনের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে গেলেও দেশের যেকোনো ওয়ালটন সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত সেবা পাচ্ছেন গ্রাহক। সার্ভিস সেন্টারের প্রতিনিধিরাও গ্রাহকের ফিডব্যাক জানতে পারছেন। এ কার্যক্রমে ক্রেতাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে ফ্রিজ এবং ওয়াশিং মেশিনে ফ্রি ফ্রিজের সুবিধা দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার। গত রবিবার ৩১ জানুয়ারি গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের হেডকোয়ার্টারে ভারতে ফ্রিজ রপ্তানির শিপমেন্ট আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান এসএম নূরুল আলম রেজভী। সে সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আলমগীর আলম সরকার চিফ টেকনিক্যাল অফিসার ই এম ইয়াং ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ইউনিটের আইবিইউ প্রেসিডেন্ট এডওয়ার্ড কিম নির্বাহী পরিচালক ও ওয়ালটন ফ্রিজের চিফ অপারেটিং অফিসার ইউসুফ আলী ডেপুটি অপারেটিভ ডিরেক্টর আব্দুর রউফ ফার্স্ট সিনিয়র ডেপুটি ডিরেক্টর নাজমুল হোসাইন ইভান প্রমুখ।ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ফ্রি ফ্রিজ পাওয়া দুই শতাধিক ক্রেতার একজন ঢাকার বংশালের সুমন হোসেন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে কর্মরত সুমন জানান তিনি গত ১৭ জানুয়ারি আগা সাদেক রোডের ইমরান ইলেকট্রনিক্স থেকে ৩২৮ লিটারের একটি ওয়ালটন ফ্রিজ কিনেছিলেন। এরপর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করলে আরেকটি ফ্রিজ ফ্রি পাওয়ার মেসেজ যায় তার মোবাইলে। ফ্রিজ কিনে আরেকটি ফ্রি পাওয়ার সংবাদে মহাখুশি সুমনের ৮ সদস্যের পরিবার। নতুন ফ্রিজটিও বাসায় ব্যবহার করবেন বলে জানান তিনি। ওয়ালটন ফ্রিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা প্রকৌশলী আনিসুর রহমান মল্লিক জানান চলতি বছর ফ্রিজের ডিজাইন কালার মডেল ও ফিচারে বৈচিত্র্য আনার ওপর অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় ওয়ালটন ফ্রিজে সংযোজন করা হচ্ছে স্মার্ট ফিচার। ডিজাইনেও থাকছে বৈচিত্র্যতা। এরইমধ্যে বাজারে ছাড়া হয়েছে সাইড বাই সাইড ডোরের বৈচিত্র্যময় ডিজাইনের কয়েকটি নতুন মডেল। এ বছর অত্যাধুনিক ফিচারসমৃদ্ধ সাইড বাই সাইড ডোরের স্মার্ট ফ্রিজ বাজারে ছাড়া হবে। বাংলাদেশে একমাত্র ওয়ালটনই এই মডেলের ফ্রিজ উৎপাদন করছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1663.csv b/Bangla_fin_news_articles/1663.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f2a7dc17d23a73f26d49e54c776b84e0ac6d1c2f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1663.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1663,পুষ্টি পরিবারে নতুন সদস্য ‘পুষ্টি ড্রিংকিং ওয়াটার’,2021-02-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পুষ্টি ড্রিংকিং ওয়াটার নামের নতুন পণ্য বাজারে নিয়ে এসেছে বাংলাদেশের অন্যতম শিল্প প্রতিষ্ঠান টি. কে. গ্রুপ।সোমবার রাজধানীর টি. কে. ভবনে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে পুষ্টি ড্রিংকিং ওয়াটার এর শুভ উদ্ভোধন করেন টি. কে. গ্রুপের গ্রুপ ডিরেক্টর মোহাম্মদ মোস্তফা হায়দার।এ সময় গ্রুপের বিভিন্ন ইউনিট ও ফ্যাক্টরির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকর্মচারীর সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিচালক মার্কেটিং মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক পরিচালক প্রোডাকশন ও টেকনিক্যাল খোরশেদ আলম চিফ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল অব. আলমাস রাইসুল গণি জি এম ফ্যাক্টরি তৌহিদুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে মোস্তফা হায়দার বলেন পুষ্টি ব্র্যান্ড সব সময় ভোক্তা সাধারণের চাহিদার কথা বিবেচনা করে গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় পুষ্টি ব্র্যান্ড নিয়ে এসেছে আরেকটি নতুন পণ্য পুষ্টি ড্রিংকিং ওয়াটার। যা খুব শিগগিরই ভোক্তাদের আস্থা অর্জন করবে বলে মনে করেন তিনি।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1664.csv b/Bangla_fin_news_articles/1664.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7595d5007fbe0460252e02d67c7f9d70181e5397 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1664.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1664,সঞ্চয়পত্র বিক্রি বেড়েছে,2021-02-03,রেজাউল হক কৌশিক,সঞ্চয়পত্র কিনতে সরকার নানা বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। কারণ ব্যাংকে আমানত রাখলে যে পরিমাণ সুদ পাওয়া যায় সঞ্চয়পত্রে তার চেয়ে বেশি লাভ পাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা এদিকে ঝুঁকছিলেন। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে চলে গিয়েছিল সঞ্চয়পত্রে এত এত বিনিয়োগ আসছিল যে তা সরকারের জন্য বিপজ্জনক পর্যায়ে চলে যাচ্ছিল। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সঞ্চয়পত্র কিনতে বেশ কিছু কড়াকড়ি আরোপ করে সরকার। কর শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন বাধ্যতামূলক করা এবং ডিজিটাল নিবন্ধন করা জরুরি। এরই মধ্যে গত বছরের শুরু থেকে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ বাড়তে থাকে। প্রথমে কয়েক মাস সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমলেও পরে তা বাড়তে থাকে।মহামারি ও নানা শর্তের বেড়াজালের পরেও চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাস জুলাই থেকে ডিসেম্বর সময়ে ২০ হাজার ৪৮৭ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল মাত্র ৫ হাজার ৪৩৩ কোটি টাকা। অর্থাত্ গত অর্থবছরের একই মাসের তুলনায় বিক্রি ২৭৭ শতাংশ বেড়েছে। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন ব্যবসাবাণিজ্যে মন্দা ব্যাংকে আমানতের সুদের হার কম হওয়ায় সাধারণ মানুষ এখন সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে সবচেয়ে বেশি নিরাপদ মনে করছে। তাই বিভিন্ন শর্ত পরিপালন করেও সঞ্চয়পত্রে ঝুঁকছেন বিনিয়োগকারীরা। চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছে ১ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। বিশাল ঘাটতি মেটাতে এবার সঞ্চয়পত্র থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে সরকার সমাপ্ত অর্থবছরে বাজেটে যার লক্ষ্য ছিল ২৭ কোটি টাকা। গত ২০১৯২০ অর্থবছরে মোট সঞ্চয়পত্র বিক্রির পরিমাণ ১৪ হাজার ৪২৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকা যা তার আগের অর্থবছরে ৪৯ হাজার ৯৩৯ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। সেই হিসাবে গেল অর্থবছরে সঞ্চয়পত্রের বিক্রি কমেছিল ৭১ দশমিক ১০ শতাংশ। বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক ঋণ ছাড়াও সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ করে থাকে সরকার। তবে সামাজিক সুরক্ষার কথা বিবেচনায় নিয়ে সঞ্চয়পত্রে তুলনামূলক বেশি মুনাফা দেয় সরকার। প্রতি মাসের বিক্রি থেকে আগে বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের সুদআসল পরিশোধের পর নিট ঋণ হিসাব হয়। এই অর্থ সরকার রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নে কাজে লাগায়। সঞ্চয়পত্র বিক্রির লাগাম টানতে ২০১৯২০ অর্থবছর থেকে এই খাতের বিনিয়োগে একের পর এক কড়াকড়ি আরোপ করতে থাকে সরকার। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের কড়াকড়ির পরেও কেন বিক্রি বাড়ছে এ বিষয়ে ব্যাংকাররা বলেছেন যে করনীতি কড়াকড়ি আরোপের পরও সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ অনেক বাড়ছে। এটা ইঙ্গিত দেয় যে দেশের মানুষের জন্য সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের চেয়ে ভালো বিকল্প আর নেই।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1665.csv b/Bangla_fin_news_articles/1665.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a1369307e4f4075b530fc5d09c636c9b1dd8af70 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1665.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1665,চিনি আমদানিতে আগাম কর মওকুফ,2021-02-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চিনি আমদানিতে বিদ্যমান ৪ শতাংশ আগাম কর অ্যাডভান্স ট্যাক্স বা এটি থেকে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এখন থেকে নিবন্ধিত রিফাইনাররা এই সুযোগ নিতে পারবেন। গত সোমবার এনবিআর এ বিষয়ে একটি আদেশ জারি করেছে। চিনির মূল্য বৃদ্ধিতে লাগাম টানতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ জারি করেছে এনবিআর।নতুন ভ্যাট আইন অনুযায়ী সংযোজিত মূল্যের ওপরই ভ্যাট আদায় করা হবে অগ্রিম ভ্যাট আদায় হবে না। কিন্তু অতীতে এনবিআর আমদানি পর্যায়ে অগ্রিম ভ্যাট বা এটিভি আদায় করত। নতুন আইন অনুযায়ী এটিভি আদায় করতে না পারায় বিপুল অঙ্কের রাজস্ব হাতছাড়া হওয়ার আশঙ্কায় অ্যাডভান্স ট্যাক্স নাম দিয়ে এই অর্থ আমদানি পর্যায়ে আদায় করা হচ্ছে। তবে এই আগাম কর পরবর্তী সময়ে যথাযথ কাগজপত্র জমা দিয়ে ফেরত নেওয়া যাবে বলে জানায় এনবিআর। কিন্তু গত কয়েক মাস ধরে এ অর্থ ফেরত পাওয়া নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে। এ নিয়ে বহু আবেদন সংশ্লিষ্ট ভ্যাট অফিসগুলোতে জমা পড়ে আছে।চিনি আমদানিকারকেরাও একই পরিস্থিতিতে পড়েছেন। এজন্য চিনির দাম বেড়ে যাচ্ছে বলে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ। এ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে চিনি আমদানিতে আগাম কর অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে এক মাস আগেও চিনি কেজিপ্রতি ৬২ থেকে ৬৫ টাকায় বিক্রি হতো। অথচ এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৭০ টাকায়।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1666.csv b/Bangla_fin_news_articles/1666.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..67c1e7943a04edeb177562d1290aeacec192513e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1666.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1666,বাংলাদেশের পাটপণ্যে আগ্রহ বাড়ছে তুরস্কের,2021-02-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অপেক্ষাকৃত মানসম্পন্ন হওয়ায় বাংলাদেশের পাট ও পাটজাত পণ্যে আগ্রহ বাড়ছে তুরস্কের। দেশটি কার্পেট তৈরির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পাটকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে। ফলে সম্প্রতি দেশটিতে পাটের রপ্তানিও বেড়েছে। এ পরিস্থিতিতে তুরস্ক বাংলাদেশের এই খাতে বিনিয়োগেও আগ্রহ দেখাচ্ছে।গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত মোস্তাফা ওসমান তুরান ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ডিসিসিআই সভাপতি রিজওয়ান রাহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ আগ্রহের কথা জানান। রাজধানীর মতিঝিলে ডিসিসিআই ভবনে রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎকালে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধির উপায় নিয়েও আলোচনা হয়।মোস্তাফা ওসমান তুরান বলেন তুরস্কের কার্পেট তৈরিতে বাংলাদেশে উৎপাদিত পাট অন্যতম কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার হয়। বাংলাদেশে উত্পাদিত পাটের গুণমান উন্নত হওয়ায় তুরস্কের উদ্যোক্তারা অধিক হারে পাট আমদানিতে আগ্রহী। তিনি উল্লেখ করেন ২০২০ সালে তুরস্ক বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৩০ কোটি মার্কিন ডলারের প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা পাট আমদানি করে যা দুই দেশের মোট বাণিজ্যের প্রায় অর্ধেক। এছাড়া বাংলাদেশের হালকা প্রকৌশল খাত কৃষি খাতের যন্ত্রপাতি তথ্যপ্রযুক্তি জাহাজ নির্মাণ জ্বালানি এবং ওষুধ খাতকে সম্ভাবনাময় উল্লেখ করে এসব খাতেও বিনিয়োগের আগ্রহের কথা জানান। তিনি উভয় দেশের বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নে ব্র্যান্ডিং কার্যক্রম বাড়ানো এবং চেম্বারগুলোর সম্পর্ক আরও বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দেন। এসময় ডিসিসিআই সভাপতি বাংলাদেশের রপ্তানিকৃত সুতার ওপর তুরস্ক সরকার কর্তৃক আরোপিত অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক প্রত্যাহার আহ্বান জানান। একই সঙ্গে উভয় দেশের বাণিজ্যের পরিমাণ আরো বাড়াতে এ সংক্রান্ত সংলাপ আয়োজনে গুরুত্ব দেন।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1667.csv b/Bangla_fin_news_articles/1667.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..158482159abdbf46631d32435af7d2d9294370b8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1667.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1667,জাপানি ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান,2021-02-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট এন্ড ডেভেলপমেন্ট অথোরিটি বিডা বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথোরিটি বেজা জাপান এক্সটারনাল ট্রেড অর্গানাইজেশন জেট্রো এবং জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সি জাইকার সম্মিলিত উদ্যোগে বাংলাদেশ বিজনেস সেমিনার ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।মঙ্গলবার ২ ফেব্রুয়ারি জাপানি বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দুই শতাধিক প্রতিনিধি নিয়ে ভার্চুয়ালএ সেমিনারের আয়োজন করা হয়।সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমদ। ওয়েবিনারে সকল অংশগ্রহণকারীকে তিনি স্বাগত ও শুভেচ্ছা জানান।তিনি বলেন এশিয়ায় বাংলাদেশের অন্যতম রপ্তানি গন্তব্য জাপান। রাষ্ট্রদূত সকলকে জানান বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ বিদ্যমান এবং সরকার বিনিয়োগকারীদের জন্য নানাবিধ আর্থিক প্রণোদনা প্রদান করছে। বাংলাদেশে বিনিয়োগে জাপানি ব্যবসায়ীদের আগ্রহ আমাদের অনুপ্রাণিত করে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যথাসম্ভব সহযোগিতা তথ্য ও পরামর্শ প্রদান করতে টোকিওস্থ দূতাবাস সদা প্রস্তুত রয়েছে। তিনি জাপানি ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে আরও অধিক হারে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। এছাড়া অনলাইন আলোচনায় আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানি রাষ্ট্রদূত জনাব নাওকি ইতো এবং প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস।বাংলাদেশের মানুষের আয় ক্রমাগত বাড়ছে এবং দেশেই বিশাল ভোক্তা শ্রেণি ও বাজার তৈরি হচ্ছে উল্লেখ করে মুখ্য সচিব জাপানি ব্যবসায়ীদের এই সুযোগ কাজে লাগানোর জন্য দেশের বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানান।বিনিয়োগ গন্তব্য হিসাবে বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশে ব্যবসার পরিবেশ বিষয়ক প্রেজেন্টেশন করেন বিডার শাহ মাহবুব এবং বেজার মুস্তাফিজুর রহমান। বাংলাদেশে ব্যবসা পরিচালনাকারী জাপানি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সুমিতমো স্পেশাল ইকোনমিক জোন সেজ সংক্রান্ত এবং হোন্ডা ও মন্সটারল্যাব থেকে বাংলাদেশে ব্যবসা পরিচালনায় তাঁদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন যথাক্রমে চিহারু তাগাওয়া হিমিহিকো কাতসুকি এবং মাজুকি নাকায়ামা। এছাড়া বাংলাদেশে জাপানি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের গতিধারা ও কার্যক্রম সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করেন জেট্রোর বাংলাদেশ প্রতিনিধি ইউজি আন্দো। আলোচকগণ বাংলাদেশকে সম্ভাবনাময় ও বিনিয়োগের সোনালী গন্তব্য হিসাবে আখ্যায়িত করেন। অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য প্রদান করেন বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান জনাব সিরাজুল ইসলাম বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান জনাব পবন চৌধুরী এবং জাইকা বাংলাদেশের প্রধান প্রতিনিধি জনাব ইউহো হায়াকাওয়া। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দূতাবাসের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর ড. আরিফুল হক।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1668.csv b/Bangla_fin_news_articles/1668.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20e77974fca584b9810e30485482d413f1970723 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1668.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1668,অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে আইপিওর ভূমিকা যৎসামান্য,2021-02-02,জামাল উদ্দীন,বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে শেয়ারবাজারে আসা প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওগুলোর খুব বেশি ভূমিকা নেই। গত ৩৯ বছরে এসব আইপিওর যথাযথ ভূমিকা থাকলে শেয়ারবাজার পরিস্থিতি যেমন উন্নত হতো তেমনি দেশের অর্থনীতিতে এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব আরো বাড়ত।এ বিষয়ে একমত পোষণ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন বলেন এর পেছনে শেয়ারবাজারে সুশাসনের অভাব ব্যাংকিং ব্যবস্থার সঙ্গে অন্যায্য প্রতিযোগিতা এবং নানা সময়ে বাজারে ঘটে যাওয়া ধসই দায়ী।সংশ্লিষ্টরা বলেছেন বিভিন্ন সময়ে শেয়ারবাজারে আসা আইপিও নিয়ে নানা গুঞ্জন উঠেছে। বাজারে নতুন নতুন কোম্পানি আনার জন্য তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রেও নতুন নতুন পদ্ধতি চালু করা হয়। সহজে তালিকাভুক্তির জন্য বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে আসা কোম্পানিগুলোর যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণের বিষয়টি নিয়েও সমালোচনার অন্ত ছিল না। এছাড়া কেলেঙ্কারির ঘটনাগুলোর সঠিক বিচার না হওয়ায় বাজারের প্রতি আস্থাহীনতা বেড়ে যায়।পুঁজিবাজারকে বলা হয় অর্থনীতির ব্যারোমিটার। অথচ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে দীর্ঘমেয়াদে এই বাজার খুব বেশি ভূমিকা রাখতে পারেনি। দ্য ইফেক্টস অব আইপিও ফিন্যান্সিং অ্যান্ড মানিটারি পলিসি অন ইকোনমিক গ্রোথ ইন বাংলাদেশ শীর্ষক এক গবেষণাপত্রেও বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। গত ৩৯ বছরের তথ্যউপাত্ত বিশ্লেষণ করে গবেষণাপত্রটি তৈরি করা হয়।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সুবর্ণ বড়ুয়া তার গবেষণা সম্পর্কে ইত্তেফাককে বলেন দেশের শেয়ারবাজারে গত ৩৯ বছরে ১৯৮১ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও যে অর্থায়ন হয়েছে তার অর্থনৈতিক প্রভাব তেমন নেই। বিশেষ করে দীর্ঘমেয়াদে এটা কোনো প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। স্বল্পমেয়াদে অল্প কিছু প্রভাব আছে। যদিও এটার উলটোটা ঘটার কথা ছিল। অর্থনীতিতে আইপিওর অর্থ প্রভাব রাখতে পারার কারণ হিসেবে প্রাথমিকভাবে তিনি তিনটি কারণের কথা বলেছেন। সেগুলো হলো দেশ স্বাধীন হওয়ার পর যে হারে রেজিস্টার্ড কোম্পানি হয়েছে সে হারে শেয়ারবাজারে কোম্পানিগুলো লিস্টেড হয়নি। এখন শেয়ারবাজারে মাত্র ৩৬৫টি কোম্পানি তালিকভুক্ত। তবে দেশে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অনেক। ফলে ননলিস্টেড কোম্পানিগুলোই দেশের অর্থনীতিতে বেশি প্রভাব রাখছে।দ্বিতীয়ত গত ৩৯ বছরে আইপিওর মাধ্যমে ১৩৩ বিলিয়ন টাকা লেনদেন হয়েছে। এটা জিডিপি বা ব্যাংক খাতের তুলনায় অনেক কম। তৃতীয়ত আলোচ্য সময়ে আইপিও থেকে যতটা টাকা উত্তোলন করা হয়েছে তার যথাযথ ব্যবহার হয় কি না সে বিষয়ে বিরাট প্রশ্ন রয়েছে। কারণ ঐ যথাযথ ব্যবহার না করে ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা হয় বেশি। যথাযথ ব্যবহার হলে কর্মসংস্থান বাড়তো এবং ভোক্তা তৈরি হতো।যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণে কমিটিএদিকে গতকাল সোমবার বিএসইসি বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে শেয়ারের যৌক্তিক কাটঅফ প্রাইস বা মূল্য নির্ধারণে কমিটি গঠনের বাধ্যবাধকতা আরোপ করেছে। সংস্থাটির এক নির্দেশনায় বলা হয় এখন থেকে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের দরপ্রস্তাবের জন্য কমিটি গঠন ও তাদের সুপারিশ বিবেচনায় নিতে হবে।এতে বলা হয় যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণের জন্য কমপক্ষে দুই সদস্যের দর প্রস্তাবকারী কমিটি গঠন করতে হবে। কমিটি শেয়ার মূল্যায়ন বিশ্লেষণ শেষে বিডিংয়ে অংশগ্রহণের সুপারিশ করবে। এই কমিটিই শেয়ারের পরিমাণ ও মূল্য নির্ধারণ করে দেবে। কোন পদ্ধতিতে এটি করা হবেসে বিষয়েও গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে তিনটি পদ্ধতি অনুসরণের জন্য বলা হয়েছে। যেমননিট অ্যাসেট ভ্যালু পদ্ধতি ইল্ড পদ্ধতি ও ফেয়ার ভ্যালু পদ্ধতি। বিডিংয়ের মূল্য নির্ধারণের প্রাক্কালে কোম্পানির আর্থিক প্রযুক্তিগত ব্যবস্থাপনাগত বাণিজ্যিক অর্থনৈতিক মালিকানা ও সুশাসন ইত্যাদিকে বিবেচনায় নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কোনো ধরনের প্রভাব বা চাপে না পড়ে সততার সঙ্গে বিশ্লেষণ করেই সিদ্ধান্ত নিবে কমিটি। তবে কমিটির সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই ইস্যুয়ার কোম্পানি ইস্যু ম্যানেজার বা সংশ্লিষ্ট অন্যদের সঙ্গে প্রকাশ করা যাবে না।প্রস্তাবিত দরের মূল্যায়ন রিপোর্ট বিডিং শেষ হওয়ার দুই কার্যদিবসের মধ্যে স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দিতে বলা হয়েছে। এরপর স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ বিডিংয়ের তথ্য সাত কার্যদিবসের মধ্যে জমা দেবে। এক্ষেত্রে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের দর মূল্যায়নে কোনো ধরনের অসামঞ্জস্য পেলে তা কমিশনকে জানানোর নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1669.csv b/Bangla_fin_news_articles/1669.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1d261c7d33b134edf05c7225d870ca30a4033f09 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1669.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1669,সাত মাসে রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৫ শতাংশ,2021-02-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রেমিট্যান্স কমে যাবে বলে যে আশঙ্কা করা হয়েছিল বাস্তবে তেমনটি ঘটেনি। করোনার মন্দার মধ্যে রেমিট্যান্স বাড়া শুরু হওয়ার পর থেকে ধারাবাহিকতা অব্যাহত আছে। প্রতিমাসেই বেড়েছে রেমিট্যান্সের পরিমাণ।বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১৯৬ কোটি ২৬ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। এতে চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে জুলাইজানুয়ারি দেশে এক হাজার ৪৯০ কোটি ৭৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশ মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় এক লাখ ২৬ হাজার ৭১২ কোটি টাকা। রেমিট্যান্সের প্রবাহ চাঙ্গা থাকায় ইতিবাচক অবস্থায় রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী দেশে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪৩ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে গত জানুয়ারি মাসে প্রবাসীরা ১৯৬ কোটি ২৬ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৬ হাজার ৬৮২ কোটি টাকা প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে। যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩২ কোটি ৪১ লাখ ডলার বেশি।চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে রেমিট্যান্স এসেছে এক হাজার ৪৯০ কোটি ৭৩ লাখ ডলার। গত অর্থবছরের একই সময় রেমিট্যান্স এসেছিল এক হাজার ১০৪ কোটি ৬৩ লাখ ডলার। সেই হিসাবে চলতি অর্থবছরের সাত মাসে প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৩৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1670.csv b/Bangla_fin_news_articles/1670.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59376e03ef58499861967350caaec73617a84dc2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1670.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1670,পালটে যাচ্ছে আরজেএসসি কার্যকর হচ্ছে একক পদ্ধতিতে কোম্পানির নিবন্ধন,2021-02-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,একক পদ্ধতিতে কোম্পানির নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের নিবন্ধকের কার্যালয় আরজেএসসি। আজ সোমবার থেকে এ কার্যক্রম শুরু হবে। এতে করে কোম্পানির নামের ছাড়পত্র নিবন্ধন ও পেমেন্ট সিস্টেম একক পদ্ধতিতে আসছে। এর মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের হয়রানি কমবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।গত ২১ জানুয়ারি আরজেএসসি নিবন্ধক মকবুল হোসেন স্বাক্ষরিত একক পদ্ধতিতে নিবন্ধন সংক্রান্ত একটি পরিপত্রে বলা হয় আগে নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় নামের ছাড়পত্র গ্রহণ নিবন্ধনের আবেদন ও ফিস প্রদান আলাদা আলাদাভাবে সম্পন্ন হতো। এর পরিবর্তে এবার একক পদ্ধতিতে আরজেএসসির অনলাইন সিস্টেমে ফরম পূরণের মাধ্যমে ধাপে ধাপে সহজেই কাজ সম্পন্ন করা যাবে। এমন ডিজিটাল ব্যবস্থার আওতায় আনায় দালাল ও মধ্যসত্বভোগীদের তৎপরতা থাকবে না বলে মনে করছেন সেবাগ্রহীতারা। এর মাধ্যমে ব্যবসার সহজীকরণ সম্প্রসারণ ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টিতে আরজেএসসি আরো এক ধাপ এগিয়েছে বলে মনে করছেন তারা।উল্লেখ্য যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের নিবন্ধকের কার্যালয় আরজেএসসি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি প্রতিষ্ঠান। আরজেএসসি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন প্রদান এবং প্রযোজ্য আইনের বিধি মোতাবেক পরিচালনা নিশ্চিত করে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1671.csv b/Bangla_fin_news_articles/1671.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..53c529fc4e6c0e75926ec9d2c930b986091b7f30 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1671.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1671,ঋণ পরিশোধে বাড়তি দুই বছর পর্যন্ত সময় পাবেন ব্যবসায়ীরা,2021-02-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঋণের কিস্তি পরিশোধ না করলে কোনো ঋণ খেলাপি করা যাবে নাএমন প্রজ্ঞাপনের মেয়াদ আর বাড়ছে না বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের ঋণ শোধের জন্য অন্যভাবে সুবিধা দেওয়া হয়েছে। নতুন সুবিধায় ব্যবসায়ীরা সর্বোচ্চ দুই বছর পর্যন্ত ঋণ শোধের সুযোগ পাবেন। যদিও চলমান ঋণ ও প্রণোদনার আওতায় বিতরণ করা ঋণে এ সুবিধা মিলবে না। রবিবারএ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে অর্থনীতিতে করোনা ভাইরাসের নেতিবাচক প্রভাব সহনীয় মাত্রায় রাখতে গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সব ধরনের ঋণ শ্রেণীকরণে ডেফারেল বিলম্বিতকরণ সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। এখন চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে এ সুবিধা আর না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে ঋণের কিস্তি শোধ সহজ করতে ব্যাংকারগ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে কেবল মেয়াদি ঋণের অবশিষ্ট মেয়াদের সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ সময় বাড়ানো যাবে। এ উপায়ে বাড়ানো সময়সীমা কোনোভাবেই দুই বছরের বেশি হবে না। করোনার প্রভাব ও বকেয়া স্থিতির পরিমাণ বিবেচনায় এমন সুবিধা কেবল গত ১ জানুয়ারি বিদ্যমান অশ্রেণিকৃত তথা নিয়মিত ঋণের ক্ষেত্রে দেওয়া যাবে। এছাড়া অন্যান্য ঋণ আদায়ের ক্ষেত্রে বিদ্যমান নীতিমালা এবং বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় বিতরণ করা ঋণ আদায়ের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট নীতিমালা অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন বিশেষ সুবিধা তুলে নেওয়ায় এখন আগের নিয়মেই সবাইকে কিস্তি পরিশোধ করতে হবে। তবে ব্যাংক গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে ঋণ শোধের মেয়াদ বাড়ানোর ফলে ব্যবসায়ীদের জন্য সুবিধা হবে। নতুন সুবিধায় ব্যবসায়ীরা তাদের বকেয়া মেয়াদ এবং ঐ মেয়াদের অর্ধেক সময় পাবেন। অবশ্য বাড়তি এই মেয়াদ দুই বছরের বেশি হতে পারবে না বলেও বাংলাদেশ ব্যাংক বলে দিয়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় কোনো ব্যবসায়ী যদি ছয় বছর মেয়াদি ১০০ কোটি টাকার ঋণ নেন এবং ইতিমধ্যে পাঁচ বছরে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ২০ কিস্তিতে সুদ বাদে ৮৫ কোটি টাকা পরিশোধ করেন তাহলে স্বাভাবিক নিয়মে সুদ বাদে বাকি টাকা চার কিস্তিতে শোধ করার কথা। নতুন সুবিধায় এখন ঐ ব্যবসায়ী বাকি ১৫ কোটি টাকা পরিশোধের জন্য এক বছরের সঙ্গে এক বছরের অর্ধেক অর্থাত্ ছয় মাস বাড়তি সময় পাবেন। ঐ ব্যবসায়ী এখন দেড় বছরে বা ত্রৈমাসিক হিসেবে ছয় কিস্তিতে বাকি ঋণ পরিশোধ করার সুযোগ পাবেন। আবার কোনো ব্যবসায়ীর বকেয়া ঋণের মেয়াদ যদি পাঁচ বছর থাকে তাহলে তিনি পাঁচ বছরের সঙ্গে বাড়তি দুই বছর সময় পাবেন। কারণ দুই বছরের বেশি সময় বাড়ানো যাবে না। এই সুবিধা পাওয়ায় করোনাকালে ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোর আয় কমলেও ঋণ পরিশোধে কিছুটা স্বস্তি পাবে।এ বিষয়ে মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাহবুবুর রহমান বলেন নতুন এই নিয়মের ফলে সবার জন্যই ভালো হবে। ব্যবসায়ীরা অনেক সুবিধা পাবেন। আবার ব্যাংক থেকে যারা অবৈধভাবে সুবিধা নিতে চায় তারা সেটা নিতে পারবে না। এতে ব্যাংকগুলোও সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে। এসব বিবেচনায় নতুন সিদ্ধান্ত বাস্তবভিত্তিক হয়েছে বলে মনে করেন তিনি। অর্থনীতিতে করোনা ভাইরাসের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলায় ২০২০ সালে ঋণ পরিশোধ না করেও খেলাপিমুক্ত থাকার সুযোগ পেয়েছেন ঋণগ্রহীতারা। গত বছরের মার্চ মাসে এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক জানায় যে জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত কেউ কিস্তি না দিলেও খেলাপি করা যাবে না। পরে দুই দফার এই নির্দেশনার কার্যকারিতা বাড়িয়ে ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়। ফলে অপরিশোধিত ঋণের মেয়াদ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বেড়ে যায়। ব্যাংকিং পরিভাষায় এটাকে ডেফারেল সুবিধা বলা হয়। মেয়াদি ঋণের পাশাপাশি চলতি মূলধন ঋণেও গত বছর এই সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। আর এই সুবিধা নিয়ে অনেক গ্রাহক যাদের ঋণ পরিশোধের সামর্থ্য আছে তারাও ঋণ পরিশোধ করছেন না। আর এ কারণেই সুবিধার মেয়াদ না বাড়াতে ব্যাংকারদের জোরালো অবস্থান ছিল। গত বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে ব্যাংকের এমডিদের সভায় সেটার প্রতিফলন দেখা যায়।জানা গেছে গত বছরের ঐ বিশেষ সুবিধার মেয়াদ আরো ছয় মাস বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে এবং সরকারের শীর্ষ পর্যায়ে দাবি জানিয়েছিলেন ব্যবসায়ী নেতারা। তাতে সাড়া না পেয়ে তিন মাস এই সুবিধা বাড়াতে বলেন। তবে সেসব দাবি নাকচ করে দিয়ে মেয়াদ না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিল বাংলাদেশ ব্যাংক।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1672.csv b/Bangla_fin_news_articles/1672.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7d6a13c4e2c4915b79c21bf9d39ed320fd50fd43 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1672.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1672,করোনাকালেও উত্তরে চা উৎপাদনে রেকর্ড,2021-02-01,পঞ্চগড় প্রতিনিধি,২০২০ সালে পঞ্চগড়সহ উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলায় সমতলের ১০টি চাবাগান ও ৭ সহস্রাধিক ক্ষুদ্রায়তন চাচাষির চাবাগান থেকে ১ কোটি ৩ লাখ বা ১০ দশমিক ৩০ মিলিয়ন কেজি চাউৎপাদিত হয়েছে। এ বছর চায়ের জাতীয় উৎপাদন হয়েছে ৮৬.৩৯ মিলিয়ন কেজির মধ্যে উত্তরাঞ্চলের সমতলের চাবাগান থেকে ১১ দশমিক ৯২ শতাংশ জাতীয় উৎপাদনে যুক্ত হয়েছে।কোভিড পরিস্থিতিতেও এ বছর চা উত্পাদনে সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছে। পঞ্চগড় আঞ্চলিক চাবোর্ড কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে ২০২০ সালে পঞ্চগড় ঠাকুরগাঁও লালমনিরহাট দিনাজপুর ও নীলফামারী উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলায় জেলার ১০টি নিবন্ধিত ও ১৭টি অনিবন্ধিত চাবাগান ৭ হাজার ৩১০টি ক্ষুদ্রায়তন চাবাগানে নিবন্ধিত ১ হাজার ৫১০টি মোট ১০ লাখ ১৭ হাজার ৫৭ একর জমিতে চাচাষ হয়েছে। এসব চাবাগানসমূহ থেকে ২০২০ সালে ৫ কোটি ১২ লাখ ৮৩ হাজার ৩৮৬ কেজি সবুজ চাপাতা উত্তোলন করা হয়েছে। যা থেকে পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁওয়ের ১৮টি চলমান চাকারখানায় ১ কোটি ৩ লাখ কেজি চা উৎপন্ন হয়েছে। বিগত বছরের তুলনায় ২০২০ সালে ১ হাজার ৪৮৯ একর চাআবাদী জমি বেড়েছে। আর চা উৎপাদন বেড়েছে ৭ দশমিক ১১ লাখ কেজি। পঞ্চগড় চাবোর্ডের আঞ্চলিক অফিস জানায় পঞ্চগড় জেলায় ১৮টি চাকারখানা চা উত্পাদন করছে। ঠাকুরগাঁও লালমনিরহাট দিনাজপুর ও নীলফামারী জেলার কাঁচা চাপাতাও এসব কারখানায় নিয়ে আসা হয়। ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এসব চাকারখানায় চা উৎপাদন হয়েছে। এরপর থেকে চাপাতা উত্তোলন বন্ধ রয়েছে। চলতি বছরের মার্চ মাসে চা উৎপাদন মৌসুম শুরু হবে। পঞ্চগড়ের মৈত্রী টি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপক মোজাহিদুল হান্নান নিপুন জানান পঞ্চগড়ের মৈত্রী টি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড চা কারখানা এবার উত্তরবঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চা উৎপাদন করেছেপঞ্চগড়ের বাংলাদেশ চাবোর্ড আঞ্চলিক কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও নর্দান বাংলাদেশ প্রকল্পের পরিচালক ড. মোহাম্মদ শামীম আল মামুন জানান সমতল ভূমিতে চাচাষের জন্য পঞ্চগড় ও এর পার্শ্ববর্তী জেলাগুলো অত্যন্ত সম্ভাবনাময় এলাকা। দিন দিন উত্তরাঞ্চলে চাচাষ ও উত্পাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। চাচাষ সম্প্রসারণের জন্য চাষিদের বিভিন্ন সহায়তার মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। চাষিদের স্বল্পমূল্যে উন্নত জাতের চারা সরবরাহ করা হচ্ছে। চাষিদের নিয়ে বিভিন্ন এলাকায় ক্যামেলিয়া খোলা আকাশ স্কুলে হাতেকলমে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।চাষিদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান দিতে এরই মধ্যে দুটি পাতা একটি কুঁড়ি নামে একটি মোবাইল ফোন অ্যাপস চালু করা হয়েছে। এ আঞ্চলিক কার্যালয়ে একটি পেস্ট ম্যানেজমেন্ট ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হয়েছে। যেখানে চাচাষিদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান চাষের নানান রোগবালাই ও পোকা দমনে বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক সহায়তা দেওয়া হয়। এ বছর ক্ষুদ্র চাষিরা তাদের বাগানের উত্পাদিত কাঁচা পাতার ন্যায্যমূল্য পাওয়ায় তারা চাচাষে উৎসাহিত হয়েছে চা বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী বাগানের যত্ন নিয়েছে। এছাড়াও পাতার দাম ভালো পাওয়ায় নতুন নতুন চা আবাদীও বাড়ছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1673.csv b/Bangla_fin_news_articles/1673.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..02e86abdd05620c122bd3adb15add2159934e6aa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1673.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1673,যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৩৪০ কোটি টাকা ফেরত পাচ্ছে ২১ রফতানিকারক,2021-01-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যুক্তরাষ্ট্রের ব্র্যান্ড সিয়ার্সের কাছে রফতানি আদেশের চার কোটি ডলার প্রায় ৩৪০ কোটি টাকা ফেরত পাওয়া নিয়ে দীর্ঘ জটিলতা অবসান হতে যাচ্ছে।মার্কিন সাময়িকী ফোর্বসের এক প্রতিবেদনে বলা হয় এ সংক্রান্ত মামলায় জিতেছে বাংলাদেশের রফতানিকারক ২১ প্রতিষ্ঠান। অর্থাৎ তারা এখন এই অর্থ ফেরত পাচ্ছে।২০১৯ সালের বিভিন্ন সময়ে সিয়ার্স বাংলাদেশের ২১টি পোশাক রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানের কাছে ক্রয়াদেশ দেয়। এসব পণ্য তৈরি হওয়ার পর তা পাঠানো হয় কিংবা কিছু পণ্য পাঠানোর অপেক্ষায় ছিল। কিন্তু সিয়ার্স পণ্য নিতে অস্বীকৃতি জানায়। এই সময়ের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি দেউলিয়ার আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু করে। বিপাকে পড়া রফতানিকারকরা নানা দেনদরবার শেষে পরবর্তীতে আইনি পথে হাঁটেন। অবশ্য তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি ড. রুবানা হক ইত্তেফাককে বলেন মামলায় বাংলাদেশের রফতানিকারকদের ৪ কোটি ডলার জেতার খবর সঠিক নয়। তবে এক্ষেত্রে আংশিক অগ্রগতি হয়েছে।অবশ্য অপর একজন পোশাক উদ্যোক্তা ইত্তেফাককে জানান সিয়ার্সের সঙ্গে আরবিট্রেশনের সালিশই পন্থা মাধ্যমে পাওনা আদায়ের চেষ্টা চলছে। তারা ধাপে ধাপে অর্থ পরিশোধে সম্মত হয়েছে বলে জানান তিনি। কিন্তু মামলায় জেতার খবরটি সঠিক নয় বলে মনে করেন তিনিও।অবশ্য ফোর্বসের প্রতিবেদনে বলা হয় সিয়ার্সের কাছ থেকে অর্থ ফেরতের লক্ষ্যে গত জুনে মামলা করে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলো। সম্প্রতি ওই মামলার রায়ে জিতেছেন তারা। মামলার আইনজীবী জোসেফ ই সারাচেকের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরে বলা হয় এটি বিরল বিজয়ের ঘটনা। ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1674.csv b/Bangla_fin_news_articles/1674.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e8c2aeead2c5a805b6e7354b4b21a64f93a2fb48 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1674.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1674,প্রাইজবন্ডের ড্র প্রথম পুরস্কার পেল যে নম্বর,2021-01-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১০০ টাকা মূল্যমানের বাংলাদেশ প্রাইজবন্ডের ১০২তম ড্রঅনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার ঢাকা বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার উন্নয়ন ও আইসিটি খান মো. নূরুল আমিনের সভাপতিত্বে কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।এতে ছয় লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার বিজয়ী নম্বর ০৫৮৬৩০০। তিন লাখ ২৫ হাজার টাকার দ্বিতীয় পুরস্কার বিজয়ীর নম্বর ০৯৩২৮৮৭। এক লাখ টাকা করে দুটি তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী নম্বর ০৫৫৩৩৫৯ ও ০৫৭৫৬৫৯। প্রতিটি ৫০ হাজার টাকা করে দুটি চতুর্থ পুরস্কার বিজয়ী নম্বর ০১৪৬৩৩৭ ও ০৯৫২৬০৭।প্রতিটি ১০ হাজার টাকা করে ৪০টি পঞ্চম পুরস্কারের নম্বর হলো ০০০৪৪৩৩ ০১৯২০৫২ ০৪৬৫৭০৭ ০৬৮৩৭০১ ০৮৩৪৮১৫ ০০৪৬৯৪০ ০২১৭৭৭০ ০৪৮৫৯৯৩ ০৬৯২৯২২ ০৮৩৭২০১ ০০৮৬৪৭৬ ০২৪১৮১৫ ০৫৪৫০১৮ ০৭৩০৬৮৯ ০৮৫৮৭৩৮ ০০৯৭৮৫০ ০৩০২০৬৯ ০৫৫৪২৬৬ ০৭৭১৪৯৬ ০৮৮৬৬০৪ ০১১৫৪৮৯ ০৩৬৭০৮০ ০৫৬২৬১৩ ০৭৭৩৮০৮ ০৯০০৬৫০ ০১৫১০১২ ০৩৯২৯৩৫ ০৫৭৯৫৭৫ ০৭৭৪০৫৪ ০৯১১৬২৮ ০১৫৯২৪৩ ০৪০৪৪৪৬ ০৬০৯৭০২ ০৮২১৬৮১ ০৯৬১৪৩৮ ০১৯০১৪৯ ০৪২৭০২৮ ০৬২৭০৫২ ০৮৩৪৪৩০ এবং ০৯৭০৯৬০। একক সাধারণ পদ্ধতিতে অর্থাৎ প্রতিটি সিরিজের জন্য একই নম্বর পরিচালিত ড্রতে বর্তমানে প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মূল্যমানের ৬৩টি সিরিজ আওতাভুক্ত। সিরিজগুলো হলো কক কখ কগ কঘ কঙ কচ কছ কজ কঝ কঞ কট কঠ কড কঢ কথ কদ কন কপ কফ কব কম কল কশ কষ কস কহ খক খখ খগ খঘ খঙ খচ খছ খজ খঝ খঞ খট খঠ খড খঢ খথ খদ খন খপ খফ খব খম খল খশ খষ খস খহ গক গখ গগ গঘ গঙ গচ গছ গজ গঝ গঞ এবং গট।প্রতি তিন মাস অন্তর প্রাইজবন্ডের ড্র হয়ে থাকে। আর ১৯৯৯ সালের জুলাই থেকে প্রাইজবন্ডের পুরস্কারের অর্থের ওপর ২০ শতাংশ হারে উৎসে আয়কর কাটার বিধান রয়েছে। এদিকে ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রজ্ঞাপন দিয়ে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের যেকোনো অফিস থেকে প্রাইজবন্ডের পুরস্কার নেওয়া যাবে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1675.csv b/Bangla_fin_news_articles/1675.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f02e591de85f115d4506ff36338532ef6f1b2f00 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1675.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1675,করোনায় বৈশ্বিক বিনিয়োগ কমেছে ৪২ শতাংশ,2021-01-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মহামারির প্রভাবে গেল বছর অর্থাৎ ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ এফডিআই ৪২ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়নবিষয়ক সংস্থা আংকটাডের হিসাব অনুযায়ী আগামী বছরও বিনিয়োগ প্রবাহ নিম্নমুখী থাকবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছে।আঙ্কটাডের ইনভেস্টমেন্ট ট্রেন্ডস মনিটর শীর্ষক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে উন্নত দেশগুলোয় এফডিআই হ্রাসের হার সবচেয়ে বেশি ৬৯ শতাংশ। ২০২০ সালে এসব দেশে সম্মিলিত এফডিআইয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২২ হাজার ৯০০ কোটি ডলার।আরও পড়ুন ...এ বছর বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে ৫ শতাংশ আইএমএফপ্রতিবেদনে বলা হয়েছে ২০১৯ সালে সারা বিশ্বে এফডিআইয়ের পরিমাণ ছিল ১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলার যা ২০২০ সালে ৪২ শতাংশ কমে ৮৫৯ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। ১৯৯০এর পরে এত কম বিনিয়োগ দেখেনি বিশ্ব। ২০০৮২০০৯ সময়কালে সারা বিশ্বে চলা অর্থনৈতিক সংকটকালেও এত কম বিনিয়োগ হয়নি। এই সময়ের চেয়েও ৩০ শতাংশ কম বিনিয়োগ হয়েছে গত বছর। বিশ্ব অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর নিয়ে শঙ্কা রয়েই গেছে। ধারণা করা হচ্ছে চলতি বছর অর্থাৎ ২০২১ সালেও সারা বিশ্বে ৫ থেকে ১০ শতাংশ কম এফডিআই প্রবাহ যাবে।আঙ্কটাডের বিনিয়োগ বিভাগের পরিচালক জেমস ঝান বলেছেন বিনিয়োগের ওপর মহামারির দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবের আশঙ্কা রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে বিনিয়োগকারীরা নতুন বিনিয়োগে এ বছরও সতর্ক থাকবেন। আঙ্কটাডের প্রতিবেদন অনুযায়ী গত বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রেকর্ড ৪৯ শতাংশ এফডিআই কমেছে। আটলান্টিক মহাসাগরের অপর পার ইউরোপেও এফডিআই প্রবাহ ব্যাপকভাবে কমে গেছে। দুইতৃতীয়াংশ পরিমাণ বিনিয়োগ হ্রাস পেয়েছে সেখানে। এছাড়া যুক্তরাজ্যে এফডিআই শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। অন্যান্য উন্নত বিশ্বের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ায় এফডিআই কমেছে ৪৬ শতাংশ। তবে ইসরায়েল ও জাপানে এ সময় এফডিআই বেড়েছে।আরও পড়ুন ...পুঁজিবাজার ডিজিটালাইজেশনে ৬০ কোটি টাকা চায় বিএসইসিসব মিলিয়ে উন্নয়নশীল বিশ্বে ১২ শতাংশ কমেছে বিনিয়োগ প্রবাহ। লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় অঞ্চলে বিনিয়োগ কমেছে ১৮ শতাংশ এশিয়ার উন্নয়নশীল বিশ্বে বিনিয়োগ কমেছে ৪ শতাংশ। পরিসংখ্যানে দেখা যায় উন্নত দেশগুলোর তুলনায় উন্নয়নশীল দেশগুলোয় গত বছর এফডিআই প্রবাহ বেশি ছিল। বস্তুত এখন বৈশ্বিক জিডিপির ৭০ শতাংশই যাচ্ছে উন্নয়নশীল দেশগুলোয়। উন্নত দেশগুলোয় যেখানে বিনিয়োগ কমেছে ৪৬ শতাংশ সেখানে উন্নয়নশীল দেশগুলোয় কমেছে ১২ শতাংশ। বিশ্বের এফডিআইয়ের বড় গন্তব্য হলো চীন। গত বছর চীনে বিনিয়োগ বেড়েছে মাত্র ৪ শতাংশ।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1676.csv b/Bangla_fin_news_articles/1676.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c1d414d042a9f69ca9cd0f794cb171b297b80192 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1676.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1676,নকল অ্যালো ভেরা জেলে বাজার সয়লাব,2021-01-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাজারে বিক্রি হচ্ছে নকল অ্যালো ভেরা জেল। যা ন্যাচার রিপাবলিক অথবা জেল উৎপাদনকারী কোম্পানির অনুমোদিত কোনো সরবরাহকের দ্বারা বাংলাদেশের বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে না। যমুনা ফিউচার পার্ক বসুন্ধরা সিটি ধানমণ্ডি এবং মিরপুর এলাকার অনেক অভিজাত ব্র্যান্ড শপ এবং ইকমার্স সাইটে এ ধরনের নকল অ্যালো ভেরা জেল বিক্রি করা হচ্ছে। এ নিয়ে উদ্বেগ ও আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বেলাফেস লিমিটেড।তাদের দাবি কিছু অসাধু ব্যবসায়ী এই কাজে জড়িত। তারা ন্যাচার রিপাবলিকের নামে নকল সুথিং ও ময়েশ্চার অ্যালো ভেরা ৯২ শতাংশ সুথিং জেল বাজারে বিক্রি করছে। এতে করে গ্রাহকরা প্রতারিত হচ্ছেন।বিশ্ববিখ্যাত কোরিয়ান ব্র্যান্ড ন্যাচার রিপাবলিক অ্যালো ভেরা জেল তৈরি করে। বিশ্বজুড়ে এই কোম্পানির ৮শর বেশি স্টোর রয়েছে। ন্যাচার রিপাবলিক এর দুইশত পঞ্চাশেরও বেশি পণ্যের মধ্যে ব্ল্যাক বিন শ্যাম্পু শিট মাস্ক গুডস্কিনঅ্যাম্পুল সুপার অ্যাকুয়া ক্রিম সিকা সিরিজ আরগান এসেনশিয়াল ডিপ কেয়ার শ্যাম্পু সবচেয়ে জনপ্রিয়। তবে এই ব্র্যান্ড এর সর্বাধিক বিক্রিত পণ্য অ্যালো ভেরা জেল। ২০২০ সাল হতে এই ব্র্যান্ডের ড্রিস্টিবিউটর মহিনুর বাংলাদেশ। প্রতিষ্ঠানটি বলছে কোভিড১৯ এর কারণে তারা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে পারেনি। তবে তারা ন্যাচার রিপাবলিকের এক্সক্লুসিভ ড্রিস্টিবিউটর পাওয়ার খবর টেলিফোন চিঠি এবং সরাসরি সাক্ষাতের মাধ্যমে সকল পাইকারি ও বৃহৎ খুচরা বিক্রেতাদের জানিয়েছেন।নকল এড়াতে অতি সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের বাজারের জন্য অ্যালো ভেরা জেলের গায়ে দুটি হলোগ্রাম সংযুক্ত করা শুরু করেছে ন্যাচার রিপাবলিক। গত ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশে সরবরাহকৃত সকল পণ্যের গায়ে দুইটি হলোগ্রাম না থাকলে পণ্যটি নকল বলে গণ্য হবে। এমনকি কোনো বিক্রেতা বা আমদানিকারক যদি দাবি করেন যে তাদের পণ্য পূর্বে ক্রয় করার কারণে কেবল একটি হলোগ্রাম আছে তবে তা হবে সম্পূর্ণ অযৌক্তিক এমনটাই দাবি করেছেন তারা।সম্প্রতি মহিনুর বাংলাদেশ নাম পরিবর্তন করে বেলাফেস লিমিটেড হয়েছে। বেলফেস লিমিটেডের অনুমতি ব্যতীত ন্যাচার রিপাবলিকের যেকোনো পণ্য বাংলাদেশে আমদানি এবং সরবরাহ করা বেআইনি বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায় প্রতিষ্ঠানটি।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের ২০১৪ সালের পিটিশন নং ১১১৬৩ অনুযায়ী অন্য কোনো দেশ হতে বেআইনি ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশি আইন অনুযায়ী বেআইনি পণ্য বিক্রয় এবং ক্রয় একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। ব্র্যান্ডের ভাবমূর্তি এবং পণ্যের গুনগতমান অক্ষুণ্ণ রাখার লক্ষ্যে মূল কোম্পানির ন্যায় বেলাফেস লিমিটেড অননুমোদিত এবং নকল পণ্য জব্দ এবং ধ্বংস করার অথবা এই ধরনের পণ্যের বিরুদ্ধে যেকোনো পদক্ষেপ নিতে সম্পূর্ণ অধিকার ধারণ করে।বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয় ২০২০ সালের ১ ডিসেম্বর বাংলাদেশে ন্যাচার রিপাবলিকের সকল পণ্যের গায়ে আমদানিকারক আবং সরবরাহক হিসেবে বেলাফেস লিমিটেডএর স্টিকার সংযুক্ত করা হচ্ছে। বুয়েট আইবিএ ইউল্যাব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডিআইইউ হতে পাস করা তরুণ মেধাবী গ্র্যাজুয়েট পেশাদারদের দ্বারা বেলফেস লিমিটেড কোম্পানিটি পরিচালিত হয়।.. বেলাফেস লিমিটেডের সত্ত্বাধীন একটি অনলাইন স্টোর যেখান হতে গ্রাহকরা অনুমোদিত বিউটি পণ্য খুচরা মূল্যে ক্রয় করে থাকেন। বর্তমানে বেলাফেসের ভ্যালেন্টাইন অফার চলছে এই অফারে রয়েছে সর্বোচ্চ ৭১ শতাংশ পর্যন্ত মূল্যছাড়। পাইকারি ক্রয়ের ক্ষেত্রে ন্যাচার রিপাবলিকসহ বিভিন্ন কোরিয়ান ব্র্যান্ডের বিউটি পণ্য ক্রয় করতে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ঘুরে আসতে পারেন .. ওয়েবসাইটে।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1677.csv b/Bangla_fin_news_articles/1677.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa5ef7d248b5ff154a8b34cd6587f01d98e675f7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1677.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1677,তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কমাচ্ছে সরকার,2021-01-30,মাহবুব রনি,বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লার পর এবার তেলের ব্যবহারও কমিয়ে আনার নীতিপরিকল্পনা গ্রহণ করতে যাচ্ছে সরকার। এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে তেলচালিত রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুেকন্দ্রগুলোর মেয়াদ আর বাড়ানো হবে না। পাশাপাশি তেলভিত্তিক পুরোনো কেন্দ্রগুলো ধাপে ধাপে বন্ধ করে দেওয়া হবে। সব মিলিয়ে প্রায় ৩ হাজার মেগাওয়াট ক্ষমতার তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হতে যাচ্ছে। এর মধ্যে প্রায় সাড়ে ৭০০ মেগাওয়াট ফার্নেস তেলভিত্তিক কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ।বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তা জানান তেলভিত্তিক বিদ্যুৎউৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত ইতিমধ্যে গ্রহণ করা হয়েছে। মন্ত্রণালয় এসংক্রান্ত প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর অফিসে দেওয়ার পর সম্মতিও মিলেছে। এখন কোনকোনকেন্দ্র কখন বন্ধ করা হবে তার রোডম্যাপ তৈরি করা হবে। তিনি জানান তেলের ব্যবহার কমিয়ে এলএনজির ব্যবহার বাড়ানো হবে। এলএনজি অপেক্ষাকৃত পরিচ্ছন্ন জ্বালানি হলেও এটি ব্যয়বহুল। তবে কয়লাভিত্তিক উত্পাদন যতটুকু কমানো হবে বলে ভাবা হয়েছিল এখন তা হবে না। বিদ্যুতের মহাপরিকল্পনাও নতুন করে সাজানো হচ্ছে। আগের প্রক্ষেপনপ্রাক্কলনে যে ভুল ছিল তাও শুধরে নেওয়া হবে।এ প্রসঙ্গে বিদ্যুৎ বিভাগের থিঙ্ক ট্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠান পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক ডিজি মোহাম্মদ হোসেন বলেন জ্বালানি মিশ্রণে গ্যাস তেল কয়লা এলএনজি নবায়নযোগ্য শক্তি উেসর সুষম বণ্টনে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। জরুরি এবং প্রয়োজনীয় সময়ের জন্য তেলভিত্তিক পিকিং কেন্দ্রগুলো রাখা হবে। নির্ধারিত মেয়াদশেষে গ্যাস বা তেলভিত্তিক রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্র যতগুলো থাকবে ততগুলোকে এখনকার মতো ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া হবে না। যতটুকু বিদ্যুৎসরবরাহ করবে শুধু ততটুকুর মূল্য পরিশোধ করা হবে।বাংলাদেশ বিদ্যুৎউন্নয়ন বোর্ড পিডিবি সূত্র জানায় দেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর সম্মিলিত উৎপাদন ক্ষমতা দৈনিক ২০ হাজার ৭৪৮ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে দৈনিক বিদ্যুৎ ব্যবহৃতহয় গড়ে ১০ হাজার মেগাওয়াটেরও কম। চাহিদা থাকা সত্ত্বেও সঞ্চালন ও বিতরণ লাইনে অক্ষমতাত্রুটির কারণে সক্ষমতার অনেকখানি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। আবার যে হারে বা গতিতে শিল্পায়নব্যবসার সম্প্রসারণ হবে বলে বিদ্যুতের মহাপরিকল্পনায় প্রক্ষেপন করা হয়েছিল তা হয়নি।আরও পড়ুন ...ঋণ শোধের সময় না বাড়ালে ক্ষতি আরও বাড়বেকোভিড১৯ মহামারির কারণে শিল্পব্যবসার গতি আরো কমবে। এমন পরিস্থিতিতে যে কেন্দ্রগুলো পুরোনো বা যেগুলোতে উৎপাদন খরচ বেশি তা বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া কয়েকটি মেগাপ্রকল্প ২০২৪২০২৫ সালের মধ্যে উপাদনে আসার কথা রয়েছে। তাই কম দক্ষতার কেন্দ্রগুলো বন্ধ করা ছাড়া উপায় নেই। আর কুইক রেন্টাল বা রেন্টাল কেন্দ্রগুলো বন্ধ করলে উদ্যোক্তাব্যবসায়ীদেরও ক্ষতি নেই। ইতিমধ্যে তারা বিনিয়োগের কয়েক গুণ লাভ করেছেন। তাছাড়া বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমলেও দেশের বিদ্যুৎখাতে তার প্রতিফলন হয়নি।বিদ্যুৎ বিভাগের সূত্র জানায় গত পাঁচ বছরে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ ৫০ হাজার কোটি টাকার বেশি বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো দিয়েছে পিডিবি। উৎপাদন না করে নিয়ম মেনেই এ টাকা নেয় তারা। অথচ কেন্দ্রগুলোর সক্ষমতার ৩০ শতাংশও ব্যবহার করা যায়নি।পিডিবি জানায় দেশে বর্তমানে তেলভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র রয়েছে ৭৬টি। এগুলোর উৎপাদন ক্ষমতা ৭ হাজার ৭৫ মেগাওয়াট বিদ্যুত্। এটি মোট উৎপাদন ক্ষমতার প্রায় এক তৃতীয়াংশ। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী উন্নয়নশীল দেশের মোট বিদ্যুৎউৎপাদন ক্ষমতার ১৫ শতাংশের বেশি তেলভিত্তিক হওয়ার কথা নয়। উৎপাদনরত কেন্দ্রগুলোর মধ্যে ৯টি রেন্টাল এবং এর সবগুলোই গ্যাসভিত্তিক। উৎপাদন ক্ষমতা ৩৭১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। আর ১২টি কুইক রেন্টালের উত্পাদন ক্ষমতা ৯৮৩ মেগাওয়াট। এর মধ্যে ১০টিই তেলভিত্তিক। এই রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্রগুলোর নবায়নকৃত মেয়াদ চলতি বছরের নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের অক্টোবরের মধ্যে শেষ হবে। এর বাইরে বেসরকারি খাতে আইপিপি ৩৬টি তেলভিত্তিক কেন্দ্র রয়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1678.csv b/Bangla_fin_news_articles/1678.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e5c3fa3eb60c79ebdf64645b019fb003e30fa59f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1678.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1678,ঋণ শোধের সময় না বাড়ালে ক্ষতি আরও বাড়বে,2021-01-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসায়বাণিজ্যে করোনার প্রভাব এখনো শেষ হয়নি। ক্ষেত্রবিশেষে বেড়েছে। শিল্পোদ্যোক্তারা প্রণোদনা প্যাকেজসহ অন্যভাবে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে কলকারখানা চালু রাখলেও ক্রেতাদের আয় ও ক্রয়ক্ষমতা অনেক কমে গেছে। করোনাপরবর্তী অবস্থা উত্তরণে চেষ্টা করছেন শিল্পোদ্যোক্তারা। আর ইউরোপআমেরিকায় করোনার দ্বিতীয় ঢেউ ভাবিয়ে তুলছে ব্যবসায়ীদের। এর ফলে রপ্তানি কমসহ দেশের শিল্প খাত খারাপ অবস্থার দিকে যেতে পারে বলে আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের। এমন অবস্থায় ঋণ পরিশোধে সময় বাড়ানো না হলে দেশের অর্থনীতি ক্ষতির মুখে পড়বে।ব্যবসায়ীরা বলছেন করোনা শুরু হওয়ার পর থেকে অর্থনৈতিক অবস্থা একেবারে স্থবির হয়ে পড়ে। ব্যবসাবাণিজ্য থমকে দাঁড়ায়। বিশেষ করে আমদানিরপ্তানি বাণিজ্য প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এতে ব্যবসায়ীরা তাদের প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন খরচ ও শ্রমিকদের বেতনভাতা দিয়ে কোনো রকমে টিকিয়ে রেখেছিলের। তখন সরকার ব্যবসায়ীদের জন্য ঋণ পরিশোধের শর্ত শিথিল করে যা ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের জন্য কিছুটা স্বস্তি দেয়। এখনো পরিস্থিতির যেহেতু খুব বেশি উন্নতি হয়নি সেজন্য এই সুবিধা আরো বাড়ানো প্রয়োজন বলে তারা মনে করছেন।আরও পড়ুন ...ফের বেড়েছে চালের দামতারা বলেছেন অতীতেও ক্ষেত্রেবিশেষে ঋণ পরিশোধে লম্বা সময় দেওয়া হয়েছিল। অনেক উদ্যোক্তাই এ সুবিধা নিয়ে অনেক বেশি সময় ধরে ঋণ পরিশোধ করেছেন। কিস্তির আকারও তাতে ছোট ছিল। এবারের করোনায় সবার ক্ষেত্রেই ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। তাই ঋণ পরিশোধে সময়সীমা বাড়িয়ে দিলে উদ্যোক্তা যেমন বাঁচবে ব্যাংকও সুবিধা পাবে। আর সময় না বাড়ালে উদ্যোক্তারা যদি ঋণ পরিশোধ না করতে পারেন তাহলে খেলাপির হার বাড়লে বিপাকে পড়বে ব্যাংকগুলো। তাই ব্যাংকের বিনিয়োগের টাকা ফেরত দিতে সময় বাড়ানো দরকার। তবে গত বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত এক সভায় ব্যাংকগুলোর এমডিরা সময় বাড়ানোর পক্ষে নন বলে মত দিয়েছেন। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন এমন একতরফা সিদ্ধান্ত নিলে তা কারো জন্যই সুখকর হবে না। তবে এর আগে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আগামী জুন পর্যন্ত কিস্তি না দিলে সেই ঋণ খেলাপি না করার অনুরোধ জানিয়েছিল। এফবিসিসিআইয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী মার্চ পর্যন্ত ব্যবসায়ীরা ঋণ পরিশোধের জন্য সময় পাবেন বলে আভাস দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।আরও পড়ুন ...বহুজাতিক কোম্পানির কর ফাঁকি ধরতে বৈশ্বিক তথ্যভান্ডারে যুক্ত হচ্ছে এনবিআরঋণ পরিশোধের সময় বাড়ানোর বিষয়ে এফবিসিসিআইয়ের সহসভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন শিল্পবাণিজ্যে করোনার প্রথম ঢেউয়ের প্রভাব ছিল মারাত্মক। সেটা এখনো কাটেনি। এরই মধ্যে দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। এ অবস্থায় ঋণ পরিশোধের সময় কত দিন পর্যন্ত বাড়ানো প্রয়োজন তাও নির্ভর করছে করোনার প্রভাবের ওপর। তিনি বলেন এর আগে আমরা পরিস্থিতি বিবেচনায় আগামী জুন পর্যন্ত সময় বাড়ানোর আবেদন করেছিলাম। এখন সময় যদি না বাড়ানো হয় তাহলে ব্যবসায়ীদের জন্য খুবই ক্ষতিকর হবে।করোনা ভাইরাসে স্থবির অর্থনৈতিক অবস্থা থেকে ঋণগ্রহীতাদের সুরক্ষা দিতে বিদায়ি বছরের এপ্রিলে ঋণ পরিশোধের বাধ্যবাধকতায় স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়। সরকারের নির্দেশনায় বাংলাদেশ ব্যাংক জানায় জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত কোনো ঋণগ্রহীতা ঋণ শোধ না করলেও ঋণের শ্রেণিমানে কোনো পরিবর্তন আনা যাবে না। এরপর এই ছাড়ের মেয়াদ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়। পরে তৃতীয় দফায় প্রজ্ঞাপন জারি করে এই সুযোগ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ায় বাংলাদেশ ব্যাংক।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1679.csv b/Bangla_fin_news_articles/1679.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e50b6d614746400f67489dfdf72d6609c9e9c1e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1679.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1679,ফের বেড়েছে চালের দাম,2021-01-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ফের বাড়তে শুরু করেছে সব ধরনের চালের দাম। অস্বাভাবিক বৃদ্ধির পর টানা তিন সপ্তাহ ধরে চালের দাম কমছিল। বাজারে গত সপ্তাহে যে চালের কেজি ছিল ৫৫ টাকা ছিল এখন সেই একই চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৮ টাকা দরে। আর ৫০ টাকা কেজি দরের চাল বিক্রি হচ্ছে ৫২ টাকায়। ৪৫ টাকা কেজিতে নেমে আসা মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৮ টাকায়।সরকারি বিপণন সংস্থা টিসিবির হিসাবে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে মাঝারি চালের দাম বেড়েছে ৪ দশমিক ৭৬ শতাংশ। মোটা চালের দাম বেড়েছে ৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ। তবে দুইএকদিনের মধ্যে চালের দাম কমে আসতে পারে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।এ প্রসঙ্গে কাওরান বাজারের চাল ব্যবসায়ী আবদুর রহমান বলেন চাল সরবরাহে কমতি থাকায় এই সপ্তাহে চালের দাম বেড়েছে। দুই একদিনের মধ্যে আমদানির চাল বিক্রি শুরু হলে দাম কমে আসবে। তবে দাম খুব বেশি কমার সুযোগ নেই।আরও পড়ুন ...গ্রামীণ অর্থনীতিতে নারীর অবদানএদিকে গত কয়েক সপ্তাহের ধারাবাহিকতা ধরে রেখে স্বস্তি বিরাজ করছে সবজির বাজারে। বিশেষ করে পেঁয়াজ ও আলুর দাম আরও কমে গেছে। আলোচিত পেঁয়াজ এখন ৩০ টাকা কেজিতে নেমেছে। আর আলু বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৭ টাকা। রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। তবে খোলা সয়াবিনের দাম গত সপ্তাহে কিছুটা কমলেও এই সপ্তাহে ফের বেড়েছে। বোতলে ভরা সয়াবিন আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে।আরও পড়ুন ...দেশে দারিদ্র্যের হার বাড়ার তথ্য অযৌক্তিক অর্থমন্ত্রীএ প্রসঙ্গে পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ও মৌলভী বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজী গোলাম মাওলা বলেন বিশ্ববাজারে দাম বাড়লে আমাদের বাজারে দাম বাড়ে। আবার বিশ্ববাজারে দাম কমলে এখানেও দাম কমে। তবে শীতের সময় সয়াবিন জমাট বেঁধে যায়। ফলে বাজারে সরবরাহ কমে গিয়ে সয়াবিনের দাম বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে কোম্পানিগুলো মিলগেটেই দাম বাড়িয়ে দেয়।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1680.csv b/Bangla_fin_news_articles/1680.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e8d1b84becb3d2324252c1c05e778e24a79a96e5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1680.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1680,বহুজাতিক কোম্পানির কর ফাঁকি ধরতে বৈশ্বিক তথ্যভাণ্ডারে যুক্ত হচ্ছে এনবিআর,2021-01-29,রিয়াদ হোসেন,দেশে কর্মরত বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর লেনেদেনের তথ্য নিতে এ সংক্রান্ত বৈশ্বিক তথ্যভান্ডারের যুক্ত হতে যাচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এ ধরনের তথ্য সংরক্ষণকারী বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এ তথ্যভান্ডারে যুক্ত হতে পারলে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর আন্তর্জাতিক লেনদেনের তথ্য পাওয়া সম্ভব হবে। ফলে এসব কোম্পানির যথাযথ অডিট করা তথা লেনদেন আইনানুগ উপায়ে পাঠানো কিংবা বেশি দাম দেখিয়ে কর ফাঁকি দিতে অর্থ পাঠানো হয়েছে কি নাতা উদ্ঘাটন করা সম্ভব হবে।আরও পড়ুন ...এনবিআরকে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরির তাগিদ অর্থমন্ত্রীরবহুজাতিক কোম্পানিসহ আন্তর্জাতিক লেনদেনে স্বচ্ছতা আনার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত কর আদায়ের লক্ষ্যে সরকার ২০১২ সালে ট্রান্সফার প্রাইসিং আইন প্রণয়ন করে। তবে এটি কার্যক্রম শুরু করে ২০১৪ সালে। এ লক্ষ্যে ট্রান্সফার প্রাইসিং সেল গঠন করা হয়। অবশ্য আইন প্রণয়নের এত দিনেও বৈদেশিক লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত কোম্পানিগুলোর লেনদেনে স্বচ্ছতা আনার ক্ষেত্রে প্রত্যাশিত অগ্রগতি হয়নি। ইস্যুটি এনবিআরের বিভিন্ন সভায়ও বিস্তর আলোচনা হচ্ছে। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে এক্ষেত্রে অন্যতম বাধা ছিল আন্তর্জাতিক তথ্যভান্ডারে আয়কর বিভাগের প্রবেশাধিকার না থাকায় তথা সেখান থেকে তথ্য না পাওয়া। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় তহবিলের অভাবে এটি শুরু করতে পারেনি এনবিআর। ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে পরিচালিত একটি কার্যক্রমের মাধ্যমে এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান মিলেছে। সাপোর্টিং দ্য ইমপ্লিমেন্টেশন অব পিএফএম রিফর্ম স্ট্র্যাটেজিজ প্ল্যান শীর্ষক ঐ কার্যক্রমের সহায়তায় ট্রান্সফার প্রাইসিং সেলের সক্ষমতা বাড়াতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে।আরও পড়ুন ...রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি আশাব্যঞ্জক এনবিআর চেয়ারম্যানবিদেশি কোম্পানিগুলোর শাখা কোম্পানি সুদ মুনাফা কোনো সম্পদ কিংবা পণ্যের মূল্য মূল কোম্পানিতে পাঠায়। এছাড়া পণ্য বা সেবা আমদানির মূল্যও মূল কোম্পানি বা অন্য কোনো কোম্পানিকে পাঠায়। এটি ট্রান্সফার প্রাইসিং হিসেবে পরিচিত। তবে পণ্যের দর কম বা বেশি দেখিয়ে কিংবা মুনাফার অর্থ প্রেরণে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার মাধ্যমে কর ফাঁকির পাশাপাশি অর্থপাচারের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। অভিযোগ রয়েছে এর ফলে বহুজাতিক কোম্পানিগুলো বছরে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে থাকে। কিন্তু কার্যকর কোনো উপায় না থাকায় এসব কর ফাঁকি অধরাই রয়ে যাচ্ছে। সাধারণত যেসব দেশে কর হার বেশি সে দেশের প্রতিষ্ঠান থেকে নানা কৌশলে কর হার কমএমন দেশের সহযোগী প্রতিষ্ঠানে অর্থ স্থানান্তর করা হয়। এতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে কর কম দিতে হয় ফলে আয় বাড়ে। এটি একধরনের অর্থ পাচার। এতে প্রাপ্য রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অপেক্ষাকৃত বেশি কর রয়েছেএমন দেশগুলো। এভাবে বিশ্বব্যাপী অনেক বহুজাতিক কোম্পানি কর এড়িয়ে যায় বা ফাঁকি দেয়। অতীতে এনবিআর এ ধরনের কিছু ফাঁকি উদ্ঘাটনও করেছে। শুধু শাখা কোম্পানি এবং মূল কোম্পানি ট্রান্সফার প্রাইসিংয়ের নামে কারসাজির সঙ্গে জড়িত এমন নয়। অন্য কোনো কোম্পানি পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমেও মূল্য কারসাজি করে থাকে। এর ফলেও সংশ্লিষ্ট দেশ কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে ইতিমধ্যে ট্রান্সফার প্রাইসিং সেল থেকে বেশকিছু বহুজাতিক কোম্পানির লেনদেনের বিশেষায়িত নিরীক্ষা করা হয়েছে। বছরে কমপক্ষে তিন কোটি টাকা আন্তর্জাতিক লেনদেন হয় এমন শতাধিক কোম্পানির লেনদেনের তথ্য নিরীক্ষা করা হয়েছে।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায় আন্তর্জাতিক লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে এমন ৯২১টি প্রতিষ্ঠানকে প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত এনবিআর। গত বছরের শুরুর দিকে এসব প্রতিষ্ঠানের আন্তর্জাতিক লেনদেনের তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠানো হয় ট্রান্সফার প্রাইসিং সেল থেকে। তবে সূত্র জানিয়েছে একপঞ্চমাংশ প্রতিষ্ঠানও তাদের এ সংক্রান্ত তথ্য পাঠায়নি।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1681.csv b/Bangla_fin_news_articles/1681.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9baba2deef8f5a4dcb804b33b085627bcc676ff4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1681.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1681,গ্রামীণ অর্থনীতিতে নারীর অবদান,2021-01-28,মুমতা হেনা মীম,বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতিতে গ্রামীণ অর্থনীতির ভূমিকা অনস্বীকার্য। গ্রামীণ অর্থনীতির ওপর ভিত্তি করেই দাঁড়িয়ে আছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। সেকথা আরো এক বার প্রমাণিত হয়েছে এ মহামারি করোনাকালে। সংকটে যখন দেশের শিল্প সেবা রপ্তানি ও অন্য খাতের শোচনীয় অবস্থা সেই সময়ে গোটা জাতিকে মাতৃস্নেহে আগলে রেখে খাদ্য সংকটের সম্ভাবনাকে মিথ্যা প্রমাণিত করে দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখার এক অবিশ্বাস্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে কৃষি খাত। লকডাউনের কারণে অন্য সব খাত ও প্রবাসী আয় হতে অর্থের যোগান ব্যাপক হ্রাস পায়। এ সময়ে কৃষি খাতের বর্ধিত আয়ের মাধ্যমে সে ঘাটতি কিছুটা হলেও পূরণ হওয়ার একটি সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। যেখানে অর্থনীতির অন্যান্য খাত জিডিপি প্রবৃদ্ধির ওপর ঋণাত্মক প্রভাব ফেলেছে সেখানে কৃষি খাত জিডিপির প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। সুতরাং বাংলাদেশের অর্থনীতি যে বুনিয়াদের ওপর দাঁড়িয়ে আছে সেই বুনিয়াদকে শক্তিশালী করেছে কৃষি খাত। আর এ কৃষি খাতকে যারা সচল রেখেছে তাদের মধ্যে ৫৩ শতাংশই নারী।আরও পড়ুন ...দেশে দারিদ্র্যের হার বাড়ার তথ্য অযৌক্তিক অর্থমন্ত্রীনারীরা কৃষিকাজের সঙ্গে জড়িত ২১টি ধাপের মধ্যে মোট ১৭টি ধাপেই কাজ করে থাকেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের এক প্রতিবেদন মতে ফসলের প্রাকবপন প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে ফসল উত্তোলন বীজ সংরক্ষণ প্রক্রিয়াকরণ বিপণনের সঙ্গে ৬৮ শতাংশ নারী কাজ করেন। কর্মক্ষম নারীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নারী কৃষিকাজে নিয়োজিত রয়েছেন। ঘরোয়া ও গ্রামীণ পরিবেশের হওয়ায় তারা সহজেই এ পেশার সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করতে পারেন। তাছাড়া বর্তমানে গ্রামাঞ্চলের পুরুষরা অধিক উপার্জনের আশায় শহরকেন্দ্রিক বিভিন্ন পেশায় যুক্ত হওয়ার কারণে তাদের পারিবারিক কার্যাবলী নির্বাহ করার পাশাপাশি খাদ্য ও সামগ্রিক চাহিদা পূরণের জন্য নারীদের বিভিন্ন ধরনের কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত হতে হচ্ছে। পশুপালন মত্স্য চাষ খামার প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন অর্থনৈতিক কাজে নারীরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অবদান রাখছে। ....ইত্যা গ্রামের ইয়াহিয়ার ষাঁড়ের পালসার বাবু যত্ন করছেন গৃহকর্ত্রী মনোয়ারা বেগম। ছবি ইত্তেফাকএসব কাজে যুক্ত হওয়ার ফলে নারীরা যে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে তা লক্ষণীয়। দেশে গত এক দশকে অর্থনৈতিক কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ বাড়তি শ্রমশক্তির মধ্যে ৫০ লাখই নারী শ্রমিক। যদিও এসব নারী শ্রমিকের সিংহভাগই অবৈতনিক পারিবারিক নারী শ্রমিক। যেসব নারীরা স্বাবলম্বী তারা শিক্ষা দিয়ে সন্তানের ভবিষ্যত্ গড়ছে এবং সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে পারছে সব মিলিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে নারীরা একটা বিশাল অবদান রাখছে। গ্রামীণ অর্থনীতিতে নারীর শ্রম আমাদের জিডিপি বৃদ্ধিতে যোগ হয় কিন্তু তারা তাদের শ্রমের বিনিময়ে উপযুক্ত পারিশ্রমিক পাচ্ছে না। এমনকি পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় তারা শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতিও পাচ্ছে না। আরও পড়ুন ...কর্মজীবী নারী গ্রামেই বাড়ছে বেশিকৃষি খাতে প্রায় ৪৬ শতাংশ কাজই নারীরা করেন বিনা মূল্যে। ৭৭ শতাংশ গ্রামীণ নারী কৃষিসংক্রান্ত কাজে নিয়োজিত থাকলেও তাদের কাজের মূল্যায়ন কিংবা স্বীকৃতি সেভাবে করা হয় না। যার ফলে আমরা জাতীয় আয়ের যথার্থতা নিরূপণ করতে পারছি না। কৃষি থেকে প্রাপ্ত পারিবারিক আয়েও নারীদের ভাগ থাকে না। এটিকে তাদের প্রাত্যহিক ও পারিবারিক শ্রম হিসেবে গণ্য করা হয় যার কারণে শ্রমের মজুরি দেওয়ার কথা চিন্তাই করা যায় না। শ্রমশক্তির সংজ্ঞানুযায়ী ২৯ শতাংশ নারীই কেবল শ্রমশক্তির অংশ হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন। অন্যদিকে কৃষিঋণসহ সব সরকারি সুযোগসুবিধা অধিকাংশ নারী কৃষকরা পায় না। এক্ষেত্রে নারীর নাম ব্যবহার করে পুরুষরা কৃষিঋণ তুললেও নারীদের কোনোরকম পরামর্শ তারা আমলে নেয় না। আবার কখনো নারীকে পারিবারিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করা হয়। পণ্য বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রেও নানা প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়।আরও পড়ুন ...করোনার প্রভাবে বিশ্বব্যাপী শ্রম আয় কমেছে ৮ দশমিক ৩ শতাংশ আইএলওকৃষিতে সিংহভাগ অবদান রাখা সত্ত্বেও স্বাস্থ্যগত সমস্যায় মানসম্পন্ন সেবা যথাযথ চিকিত্সা ও নির্দেশনা প্রয়োজনীয় ওষুধ সঠিকভাবে পাচ্ছেন না নারীরা। স্বাস্থ্যের সঙ্গে জড়িত এসব সেবা গ্রহণের জন্য তাদেরকে পুরুষের ওপর নির্ভর করতে হয়। তাদের অনুমতি বা সম্মতি না পেলে সে আশা দুরাশায় পরিণত হয়। নিজেকে লুকিয়ে রাখতে হয় ঘরের কোনে। ক্ষতিগ্রস্ত ভূমিহীন ও প্রান্তিক নারী কৃষি শ্রমিকেরা পর্যাপ্ত সুযোগসুবিধা পাচ্ছেন না। তাদের ঋণের জন্য মহাজনদের কাছে ধরনা দিতে হয়। চড়া সুদে ঋণ নিয়ে কখনো কখনো সর্বস্বান্ত হতে হয়। এমন করে চললে কৃষিপণ্য উত্পাদনে নেতিবাচক প্রভাবের আশঙ্কা রয়েছে। গ্রামের নারীরা কৃষিক্ষেত্রে কাজের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগসুবিধা পেলে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।একটি দেশকে উন্নয়নের শিখরে পৌঁছাতে হলে তার শেকড় আগে শক্ত করতে হবে। আর আমাদের শেকড় হলো গ্রামবাংলা। মহিরুহরূপে আছে গ্রামীণ কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি ও কার্যক্রম। এর ফলে আমরা জাতীয় আয়ের প্রবাহ দেখতে পাই। এই ফলকে অধিক পরিমাণে ফলাতে হলে আমাদের পুরুষদের কাজের পাশাপাশি নারীদের কর্মকেও মূল্য দিতে হবে। তবেই আমরা দৃশ্যমান উন্নয়নের পাশাপাশি একটি সমৃদ্ধশালীআদর্শ রাষ্ট্রের রোল মডেল হিসেবে আত্মপ্রকাশ এবং বিশ্বের দরবারে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারব।লেখক শিক্ষার্থী অর্থনীতি বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1682.csv b/Bangla_fin_news_articles/1682.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..46e1219b1916da171fbfe9c0fb991ffffe6b73a8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1682.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1682,পিপিপি ফাইন্যান্সিং পার্টনারশিপ শীর্ষক কর্মশালা,2021-01-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ কর্তৃপক্ষের আয়োজনে বুধবার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন মিলনায়তনে পিপিপি ফাইন্যান্সিং পার্টনারশিপ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।ব্যাংকিং ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মাঝে সচেতনতা তৈরির উদ্দেশ্যে সরকারি ও বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অংশগ্রহণে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।আরও পড়ুন ...এ বছর বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে ৫ শতাংশ আইএমএফপিপিপি প্রকল্পগুলোকে সম্ভাব্য অর্থায়নের সুযোগ হিসেবে ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করতে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে আয়োজিত এ কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব আসাদুল ইসলাম সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ সরকারের সচিব এবং পিপিপি কর্তৃপক্ষের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সুলতানা আফরোজ। এছাড়া বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1683.csv b/Bangla_fin_news_articles/1683.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf74047768f8d7831121d45fae8df7d2dfba8b3e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1683.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1683,দেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির তথ্য অযৌক্তিক অর্থমন্ত্রী,2021-01-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার প্রভাবে দেশে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়নি বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তার মতে দেশে কেউ না খেয়ে নেই তাই দেশে দারিদ্র্য হার বৃদ্ধির তথ্য সঠিক নয়।বুধবার ২৭ জানুয়ারি অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি এবং সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।সম্প্রতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সানেম এর জরিপ অনুযায়ী করোনার প্রভাবে দেশের ৪২ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্য সীমার নিচে চলে এসেছে এমন তথ্যের বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন তারা কয়টা গ্রামে গিয়েছে কয়জনের সাথে কথা বলেছেন। কীভাবে তিনি এ তথ্য সংগ্রহ করলেন সেটা আমাদের জানা দরকার। আমাদের দেশের মানুষের সংখ্যার তুলনায় পাঁচশ সাতশ মানুষের মতামত পুরোটাই অযৌক্তিক। এ তথ্যে আমাদের দেশের প্রকৃত চিত্র ফুটে উঠেনি। গরীবের হার বেড়ে গেছে কী আজব কথা। করোনার কারণে যদি কেউ না খেয়ে থাকে তাহলে সেক্ষেত্রে বলা যেতো গরীব বেড়েছে। দেশে না খেয়ে কেউ নেই।আরও পড়ুন ...দেশের অর্থনীতি সঠিক পথেই আছে অর্থমন্ত্রীদারিদ্র্য হার নিয়ে সরকারি তথ্যের বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন পরিসংখ্যান ব্যুরো বিবিএস দারিদ্র্যের হিসাব করে কিন্তু তারা এই করোনার সময় কোন হিসাব করেনি। তার যখন জরিপ করবে তখন বলা যাবে দেশের প্রকৃত দরিদ্র কত। করোনার টিকা গ্রহণের বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন আমি এখনও সবার আগে নিতে চাই। যেদিন নিবো সেদিন সবার আগে নিবো এটা আশ্বস্ত করতে চাই।অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক স্বর্ণ নীতিমালা২০১৮ সংশোধনের প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান অপরিশোধিত আকারে স্বর্ণ আমদানির প্রস্তাব করা হয়েছিল। এটি অনুমোদনের সুপারিশ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশে অপরিশোধিত স্বর্ণ এনে পরিশোধন করে স্বর্ণ তৈরি করা যাবে। সভায় এর নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1684.csv b/Bangla_fin_news_articles/1684.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c440991856497f16aa4088ab67e4099f6824adb1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1684.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1684,এনবিআরকে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরির তাগিদ অর্থমন্ত্রীর,2021-01-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কর আদায়ে গুরুত্ব দেওয়ার পাশাপাশি ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরির জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর প্রতি তাগিদ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এক্ষেত্রে কিছু ত্রুটিবিচ্যুতি আছে স্বীকার করে তিনি বলেন চেষ্টা চলছে যাতে ব্যবসাবান্ধব করা যায়। ব্যবসায়ীদের সহায়তা করা গেলে এনবিআর শক্তিশালী হবে রাজস্ব আদায়ও বাড়বে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রাজস্ব ভবনে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভার্চুয়ালি তিনি এসব কথা বলেন।অর্থমন্ত্রীর মতে সবচেয়ে বেশি অভিযোগ এনবিআর নিয়ে। আপনাদের এনবিআর কর্মকর্তাদের ব্যবসায়ীদের চাহিদা পূরণ করতে হবে। তাহলে ব্যবসায়ীরাও এনবিআরের চাহিদা পূরণ করবে। একই সঙ্গে রাজস্ব আদায়ের বিষয়টিও মাথায় রাখার তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন কেবল ব্যবসায়ীরা জিতবে আর এনবিআর ঠকবেতাও হবে না। তাদেরকেও ব্যবসায়ীদের দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে হবে।আরও পড়ুন ...দেশের অর্থনীতি সঠিক পথেই আছে অর্থমন্ত্রীবিগত বছরগুলোতে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস উপলক্ষ্যে আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হলেও করোনা ভাইরাসের মহামারি পরিস্থিতিতে এবার অনেকটা অনাড়ম্বরপূর্ণভাবেই দিবসটি পালন করে এনবিআর।এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমের সভাপতিত্বে সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি ফজলে ফাহিম।রাজস্ব ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়নে গুরুত্ব দিয়ে অর্থমন্ত্রী উল্লেখ করেন এটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হলে জিডিপিতে রাজস্বের অবদান বাড়বে। তবে সরকারি প্রকল্পের ব্যয়ে যে রাজস্ব ছাড় দেওয়া হয় তা হিসাবভুক্ত হলে রাজস্বের পরিমাণ আরও বেশি দেখা যাবে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী এসব ছাড়ের আলাদা হিসাব রাখার ওপর গুরুত্ব দেন। তিনি বলেন গত পাঁচ বছরে ১৪ থেকে ১৫ শতাংশ হারে রাজস্ব আদায় বেড়েছে। এটি আরও ১০ শতাংশ হারে বাড়ানো যায়। তবে আমদানিকৃত পণ্য সঠিকভাবে পরীক্ষা করতে না পারার বিষয়টি উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী আরও বেশি মেশিন স্ক্যানার বসানো হবে বলে জানান। একই সঙ্গে দেশের সব শুল্ক স্টেশনে একটি সমন্বিত ব্যবস্থা চালু করার ওপরও গুরুত্ব দেন তিনি।আরও পড়ুন ...এ বছর বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে ৫ শতাংশ আইএমএফআলোচনায় এনবিআর চেয়ারম্যান ২ লাখ টাকার ওপরে শুল্ককর ইপেমেন্টের মাধ্যমে পরিশোধ বাধ্যতামূলক করার তথ্য জানিয়ে বলেন এ লক্ষ্যে সফটওয়্যার তৈরি হয়ে গেছে। আগামী পহেলা এপ্রিল থেকে কমলাপুর আইসিডি কাস্টম হাউজে এটি শুরু হচ্ছে। দেশব্যাপী শুরু হবে জুলাই থেকে। এছাড়া স্ক্যানার কেনার কাজ চলছে। এটি দ্রুত বাস্তবায়ন করা হলে পণ্য খালাসে গতি বাড়বে।অনুষ্ঠানে রাজস্ব আদায়ে বিশেষ অবদান রাখায় তিনটি প্রতিষ্ঠান ও করোনায় মারা যাওয়া এনবিআর কর্মকর্তাদের ডব্লিওসিও মেরিট অব মেরিট প্রদান করা হয়।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1685.csv b/Bangla_fin_news_articles/1685.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..33c11dc8e340ff6e5406a7f35f7b9b46f00fe0fd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1685.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1685,অর্থ পাচারকারী কারা এরা কি আশপাশেই,2021-01-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের আর্থিক খাতের বিশৃঙ্খলা অব্যবস্থাপনা ও নানা ধরনের অনিয়ম নিয়ে জাতীয় সংসদে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন কয়েক জন সংসদ সদস্য। রাষ্ট্রপতির ভাষণের ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর গতকাল মঙ্গলবার আলোচনায় অংশ নিয়ে ক্ষুব্ধ এই সদস্যরা জানতে চেয়েছেনঅর্থ পাচারকারী ও এসব লুটেরা কারা তাদের পরিচয় কী তারা কি দলে না সরকারে নাকি সরকারের আশপাশে সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা নিরলস পরিশ্রম করলেও আর্থিক খাতকে পিতামাতার অবাধ্য সন্তানের সঙ্গে তুলনা করে তারা বলেছেন আর্থিক খাতকে কোনোভাবেই সোজা পথে আনা যাচ্ছে না।আলোচনায় অংশ নিয়ে বিরোধী দল জাতীয় পার্টির জাপা সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম বলেন দেশের টাকা বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে তিনি বলেন এই লুটেরা কারা এরা কী দলে না আশপাশেই এদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নিয়েছেন জানতে চাই। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের রপ্তানি আয়ের তথ্যে গরমিলের অভিযোগ তুলে তিনি বলেন সরকারের এ দুটি প্রতিষ্ঠানের পাঁচ বছরে রপ্তানি আয়ের যে গরমিল তা দিয়ে ছয়টি পদ্মা সেতু করা সম্ভব। ইপিবির হিসাবে গত ৫ বছরে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে রপ্তানি আয় ৮০ বিলিয়ন ডলার। ইপিবির তুলনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ২০ বিলিয়ন ডলার কম। এই হিসাবে পাঁচ বছরে লাপাত্তা হয়েছে ১ লাখ ৬২ হাজার কোটি টাকা। রাষ্ট্রের এই বিপুল পরিমাণ অর্থ কোথায় আছে আদৌ আছে কি না তা জানেন না নীতিনির্ধারকেরা।আরও পড়ুন ...পুঁজিবাজার ডিজিটালাইজেশনে ৬০ কোটি টাকা চায় বিএসইসিফখরুল ইমাম আরো বলেন দেশে ধনীদের আয় যেভাবে বাড়ছে দরিদ্রদের আয় সেভাবে বাড়ছে না। এর ফলে আয়ব্যবধান তৈরি হচ্ছে। দেশে বর্তমানে ৩ কোটি ৭০ লাখ মানুষ দরিদ্র। প্রায় ২ কোটি অতিদরিদ্র। তিনি বলেন এখন শোনা যাচ্ছে বিদ্যুেকন্দ্রে কয়লা ব্যবহার করা হবে না। তাহলে এত দিন এত আন্দোলন চলল কেন এর অর্থদণ্ড কত চীনের সঙ্গে ২৭টি সমঝোতা স্মারকে সাড়ে ৩৭ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগের ঘোষণা এসেছে। বাস্তবে এর সামান্যই এসেছে বাংলাদেশে। কত এসেছে তা জানতে চাই। দেশের বিভিন্ন খাতে দুর্নীতির বিরাট অভিযোগ উঠেছে। বৃহত্ প্রকল্পের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আছে কি না জানতে চাই। ....জাপার আরেক এমপি পীর ফজলুর রহমান আলোচনায় অংশ নিয়ে বলেন বিদেশে টাকা পাচার হচ্ছে। দুর্নীতি হলে সবার আগে রাজনীতিবিদদের কলুষিত করা হয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন সরকারি কর্মকর্তারা বিদেশে বেশি টাকা পাচার করছেন। কোন কোন কর্মকর্তা অর্থ পাচার করছেন এটা দেখা দরকার। তিনি বলেন প্রধানমন্ত্রী অনেক কাজ করছেন। কিন্তু আমাদের অর্থনৈতিক সেক্টর পিতামাতার বখে যাওয়া সন্তানের মতো। অবাধ্য সন্তানের মতো। সরল পথে আনা যাচ্ছে না। হাইকোর্টও বলছে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা ঠগবাজ প্রতারকদের আশ্রয় দিচ্ছেন। এক মামলার পূর্ণাঙ্গ রায়ে এই পর্যবেক্ষণ এসেছে। পিপলস লিজিং কোম্পানিতে বিনিয়োগকারীদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন তবে পি কে হালদারের বান্ধবীরা সুখে আছেন। পি কে হালদারের অনিয়মের সঙ্গে যারা জড়িত যারা তার আশপাশে ছিলেন তাদের সবাইকে বিচারের আওতায় আনতে হবে।আগের দিন সোমবার রাষ্ট্রপতির ভাষণের ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে সংরক্ষিত আসনে বিএনপি দলীয় সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেছেন লুটের এক টেক্সটবুক এক্সাম্পল এখন বাংলাদেশ। লুটের টাকার বড় অংশ বিদেশে পাচার হয়ে তৈরি হয় বেগমপাড়া কিংবা সেকেন্ড হোম। গত এক যুগে জানাঅজানা লুটের ফল হয়েছে বাংলাদেশে কোটিপতির বাম্পার ফলন। ২০০৯ সালে কোটিপতি ছিলেন ২১ হাজার ৪৯২ জন। ২০২০ সালে সেটি দাঁড়িয়েছে ৮৭ হাজার ৪৮৮ জনে। ব্যাংকের এই হিসাবের বাইরে আছেন আরো বহু কোটিপতি। বিশ্বে ২৫০ কোটি টাকার বেশি সম্পদের মালিক হিসেবে অতিধনী বৃদ্ধির হারে বাংলাদেশ প্রথম আর ধনী বৃদ্ধির হারে বাংলাদেশ তৃতীয় কিন্তু বিশ্বে দরিদ্র মানুষের সংখ্যায় বাংলাদেশ পঞ্চম।আরও পড়ুন ...এ বছর বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে ৫ শতাংশ আইএমএফরুমিন ফারহানার বক্তব্যের সমালোচনা করে গতকাল পীর ফজলুর বলেন উনি বলেছেন বাংলাদেশের মানুষ খাদ্য পাচ্ছে না। আমি বিনয়ের সঙ্গে বলতে চাই বাংলাদেশে কেউ অনাহারে নেই ওনার কথা মিথ্যা। টিকা নিয়ে বিএনপির নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে তিনি বলেন প্রথমে বলেছে ভ্যাকসিন আসবে না। এখন যখন এলো বলছে তারা নেবেন না। আগে আওয়ামী লীগকে নিতে হবে। সংকটের সময় তারা বলে পেহেলে আপ। ১১১এর সময়ও তারা এমন করেছে এখনো করছে। টিকা নিয়ে রাজনীতির সুযোগ নেই। ক্রান্তিকালে রাজনীতি হয় না। মানুষের জীবন নিয়ে রাজনীতি হয় না।আলোচনায় অংশ নিয়ে জাপার অধ্যাপিকা রওশন আরা মান্নান বলেন পি কে হালদারকে বিদেশ থেকে ধরে এনে কঠোর শাস্তি দেওয়া হোক। যেন ভবিষ্যতে উদাহরণ হয়ে থাকে। না হলে অনেকে টাকাপয়সা নিয়ে বিদেশে পালিয়ে যাবে। এ ধরনের আরো কত পি কে হালদার আছেন দুর্নীতি দমন কমিশনকে দুদক তা খুঁজে বের করতে হবে। জাপার এই সদস্য আরো বলেন হলমার্কের কর্মকর্তা কারাগারে বান্ধবীর সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন। এগুলো বন্ধ করতে হবে। টাকা দিয়ে এসব ব্যবস্থা করেছে। এসব টাকা ব্যাংকের তারা বান্ধবীদের পেছনে খরচ করছে। এই দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে।সরকারি দলের সদস্যরা যা বললেনরাষ্ট্রপতির ভাষণের ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর গতকাল আলোচনায় অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের এ বি তাজুল ইসলাম বিএনপির রাজনীতির সমালোচনা করে বলেন আমাদের সিনিয়র সংসদ সদস্য সেলিম ভাই শেখ ফজলুল করিম সেলিম একান্ত আলাপে আমাকে বলেছিলেন জিয়াকে হত্যা করলে না কেন তোমার পক্ষে এটা সম্ভব ছিল। আমি তখন ক্যাপ্টেন ছিলাম। তাই আমার পক্ষে এটা সম্ভব ছিল না। তাজুল ইসলাম বলেন রাষ্ট্রপতি যে ভাষণ দিয়েছেন তা উন্নয়নের দলিল। এই উন্নয়ন আপনাআপনি হয়নি। নানা বাধাবিপত্তি পেরিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই উন্নয়ন করেছেন।আরও পড়ুন ...করোনার প্রভাবে বিশ্বব্যাপী শ্রম আয় কমেছে ৮ দশমিক ৩ শতাংশ আইএলওসরকারি দলের এমপি সাইফুজ্জামান বলেন বিএনপিজামায়াতের ইতিহাস মিথ্যায় ভরা। পৌর নির্বাচনসহ বিভিন্ন নির্বাচনে দেখছি জনগণ তাদের ভোট দিতে চায় না। এ কারণে বিএনপি উন্মাদের মতো আচরণ করছে। তিনি বলেন ভারত যে দামে করোনার টিকা পাচ্ছে বাংলাদেশও একই দামে পাচ্ছে। অনেকে বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ব্রিটেনের রানি এলিজাবেথ সবার আগে টিকা নিয়েছেনএ তথ্য সঠিক নয়। কুমিল্লার সুবিদ আলী ভূঁইয়া বলেন সব সূচকে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ভালো করেছে বাংলাদেশ। বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রা প্রশংসিত হয়েছে। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল।সরকারি দলের এমপি আব্দুস সালাম মুর্শেদী শ্রমিকদের প্রণোদনার জন্য যে টাকা দেওয়া হয়েছে তা পরিশোধে আরো ছয় মাস সময় দেওয়ার দাবি জানান। তিনি বলেন পদ্মা সেতু চালু হলে খুলনার অতীত ঐতিহ্য ফিরে আসবে। শিল্পনগরী হিসেবে ঘুরে দাঁড়াবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1686.csv b/Bangla_fin_news_articles/1686.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7d67f535e00f232ab1592c1e058ec7c971b8dff1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1686.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1686,রাজস্বে অবদানের জন্য ডব্লিউসিওর সম্মাননা পেলেন ২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান,2021-01-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজস্ব আদায়ে বিশেষ অবদান রাখায় ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অর্গানাইজেশনের সার্টিফিকেট অব মেরিট সম্মাননা পেয়েছেন ১৭ ব্যক্তি ও তিন প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে করোনাকালে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণকারী সাত রাজস্ব কর্মকর্তাকেও মরণোত্তর এ সম্মাননা দেওয়া হয়।গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রাজস্ব ভবনে এক অনুষ্ঠানে এ সম্মাননা তুলে দেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। মৃত্যুবরণকারী কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্যরা এ সম্মাননা গ্রহণ করেন।আরও পড়ুন ...এ বছর বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে ৫ শতাংশ আইএমএফসম্মাননাপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা হলেন কাস্টমস বন্ড কমিশনারেটের কমিশনার কাজী মোস্তাফিজুর রহমান ঢাকা কাস্টম হাউজের কমিশনার মো. মোয়াজ্জেম হোসেন শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ নেয়াজুর রহমান জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রথম সচিব এ কে এম নূরুল হুদা আজাদ সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট এ কে এম জাহিদ হোসেন উপকমিশনার এবিলিন সাংমা রাজস্ব কর্মকর্তা সামসাদ হোসেন ঢাকা কাস্টম হাউজের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা এআরও মো. শফিকুল ইসলাম এআরও মো. ইয়াকুত জাহিদ মো. আতিকুর রহমান। এছাড়া দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া সাত রাজস্ব কর্মকর্তা মো. ইদ্রিস আলী মণ্ডল মো. খোরশেদ আলম মো. রহমত আলী জসিম উদ্দিন মজুমদার আনোয়ার জাবেদ মো. কবির হোসেন শিকদার ও মো. কায়কোবাদ সুকানিকে সম্মাননা দেওয়া হয়।সম্মাননাপ্রাপ্ত তিন প্রতিষ্ঠান হলো বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ ও ঢাকা কাস্টম হাউজ।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1687.csv b/Bangla_fin_news_articles/1687.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c52983d3f0c6092d733428aa1c2c85bc5587f0e4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1687.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1687,এ বছর বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে ৫ শতাংশ আইএমএফ,2021-01-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত বছর ২০২০ সালে বড় সংকোচনের পর এ বছর বিশ্ব অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর পূর্বাভাস দিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ। সংস্থাটি উল্লেখ করেছে বিশ্বব্যাপী করোনার ভ্যাকসিন অনুমোদনের ফলে অর্থনীতি নিয়ে আশার আলো দেখা যাচ্ছে কিন্তু করোনার ভিন্ন প্রকরণ এবং নতুন করে ছড়িয়ে পড়ায় উদ্বেগ রয়েই গেছে।এ রকম ভিন্ন ধরনের অনিশ্চয়তার পরে এ বছর বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি সাড়ে ৫ শতাংশ পর্যন্ত হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আইএমএফ।গতকাল প্রকাশিত বিশ্ব অর্থনীতির হালনাগাদ পূর্বাভাস প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। গত অক্টোবরের পূর্বাভাসের চেয়ে শুন্য দশমিক ৩ শতাংশ বাড়িয়ে এবারের প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হলো। সংস্থাটির পূর্বাভাস অনুযায়ী আগামী বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে প্রবৃদ্ধি কিছুটা কমে ৪ দশমিক ২ শতাংশে নেমে আসতে পারে। যদিও গত বছর ২০২০ বিশ্ব অর্থনীতি সাড়ে ৩ শতাংশ সংকোচন হয়েছিল।আরও পড়ুন ...করোনার প্রভাবে বিশ্বব্যাপী শ্রম আয় কমেছে ৮ দশমিক ৩ শতাংশ আইএলওপ্রতিবেদনে বলা হয়েছে স্বাস্থ্য খাতের জোর দেওয়ায় বিভিন্ন দেশে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গতি বেড়েছে। তাছাড়া করোনার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে নীতিসহায়তা দেওয়ায় অর্থনৈতিক পুনরুত্থানে গতি পেয়েছে। ভ্যাকসিনকার্যক্রম দ্রুততর হলে অর্থনৈতিক গতিশীলতাও বাড়বে। বিশেষ করে ভ্যাকসিনের সহজলভ্য এবং ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে হবে। করোনার প্রভাব যদি দীর্ঘায়িত হয় সেক্ষেত্রে অনেক দেশ বিশেষ করে নিম্ন আয়ের উন্নয়নশীল বহু দেশে ঋণের বোঝা বেড়ে যাবে। আর্থিক সংকট কাটাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়গুলোকে ঐ সব দেশের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছে আইএমএফ। তবে সংস্থাটি সতর্ক করে বলেছে করোনার নতুন ধাক্কা যদি বাড়তে থাকে ভ্যাকসিন কার্যক্রম যদি বিলম্বিত হয় অথবা সঠিকভাবে বণ্টিত না হয় সেক্ষেত্রে অর্থনীতির গতি ধীর হয়ে যেতে পারে।আরও পড়ুন ...সোনালি পেপারের মুনাফা বেড়েছেপ্রতিবেদনে অঞ্চলভিত্তিক বড় দেশগুলোর পূর্বাভাস তথ্য দেওয়া হয়েছে। গত বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জিডিপি ৪ দশমিক ৯ শতাংশ সংকুচিত হওয়ার পর এ বছর ৫ দশমিক ১ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ইউরোপের অর্থনীতি গত বছর ৭ দশমিক ২ শতাংশ সংকুচিত হওয়ার পর এ বছর ৪ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে। এ বছর চীনে ৮ দশমিক ১ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ভারতে গত বছর ৮ শতাংশ সংকুচিত হওয়ার পর এ বছর সাড়ে ১১ শতাংশ প্রবৃদ্ধির প্রত্যাশা করা হয়েছে। গত বছর সারা বিশ্বে বাণিজ্যের আকার ৯ দশমিক ৬ শতাংশ সংকুচিত হওয়ার পর এ বছর ৮ দশমিক ১ শতাংশ বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা হয়েছে। জ্বালানি তেলের দাম গত বছর ৩২ শতাংশের বেশি কমে গিয়েছিল। এ বছর গড়ে ২১ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1688.csv b/Bangla_fin_news_articles/1688.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b29d566d226aba8429b920ed74622fde97a099bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1688.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1688,পুঁজিবাজার ডিজিটালাইজেশনে ৬০ কোটি টাকা চায় বিএসইসি,2021-01-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজার ডিজিটালাইজেশন করার জন্য বিশ্বব্যাংকের কাছে ৭ মিলিয়ন ডলার প্রায় ৬০ কোটি টাকা চেয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। এজন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের মাধ্যমে বিশ্বব্যাংকের কাছে চিঠি দিয়েছে সংস্থাটি। গত সোমবার বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াতউলইসলাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে।পুঁজিবাজার ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় এবং বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে বিএসইসির নতুন কমিশনের কয়েক দফা আলোচনা হয়েছে। আলোচনায় প্রযুক্তিগত উন্নয়নে বিশ্বব্যাংকের কাছে আর্থিক সহযোগিতা চেয়েছে বিএসইসি। এরই আলোকে এই চিঠি পাঠানো হয়েছে।তবে বিএসইসির সরাসরি বিশ্বব্যাংকের কাছে চিঠি দেওয়ার সুযোগ না থাকায় অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে পাঠানো হয়েছে। যেটা আবার ঐ বিভাগ থেকে ইকোনমিক রিলেশনস ডিভিশনের ইআরডি মাধ্যমে বিশ্বব্যাংকের কাছে পাঠানো হবে।আরও পড়ুন ...রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি আশাব্যঞ্জক এনবিআর চেয়ারম্যানপুঁজিবাজার ডিজিটালাইজেশন করার গুরুত্ব বুঝিয়ে দিয়েছে বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারি। এই মহামারির মধ্যে অন্যান্য দেশের শেয়ারবাজার চালু থাকলেও বাংলাদেশে বন্ধ ছিল ৬৬ দিন। যে কারণে বিএসইসিতে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই ডিজিটালাইজেশনের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াতউলইসলামের নেতৃত্বাধীন কমিশন। এরই ধারাবাহিকতায় ইতিমধ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঅনলাইনে বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম করা ও বিভিন্ন প্রতিবেদন অনলাইনে জমা দেওয়া।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1689.csv b/Bangla_fin_news_articles/1689.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..13c52f459dad57260664c5bd8393447884a4f57e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1689.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1689,বাজারে নতুন বাইক আনলো ‘হোন্ডা’,2021-01-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের মোটর বাইকের বাজারে ১১০ সিসি মডেলের মধ্যে সর্বাধুনিক সুবিধা নিয়ে লিভো সিরিজের নতুন বাইক বাজারজাতকরণ শুরু করলো বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড।বাংলাদেশের গ্রাহকের চাহিদার প্রতি খেয়াল রেখে হোন্ডার আরএনডি বিভাগের পরামর্শ অনুযায়ী মুন্সিগঞ্জের সর্বাধুনিক কারখানায় প্রস্তুতকৃত লিভোর দুটি ভ্যারিয়েন্সলিভো ড্রাম এক লাখ তিন হাজার ৯০০ টাকা এবং লিভো ডিস্ক পাওয়া যাবে এক লাখ আট হাজার ৯০০ টাকায়।অভিনব নকশা এবং উদ্ভাবনী সেবার মাধ্যমে গ্রাহকের আস্থা অর্জন করা হোন্ডা লিভো ২০১৭ সালের জুন মাসে বাংলাদেশের বাজারে আসার পরে মাত্র ৩৭ মাসের মধ্যেই ৫০ হাজার ইউনিট বিক্রির মাইলফলক অতিক্রম করে লিভো দেশব্যাপি ব্যাপক সারা পায়।আরও পড়ুন ...এশিয়া মার্কেটার অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড জিতলো স্বপ্নএরই ধারাবাহিকতায় আজ নতুনরূপে নতুন দামে বাংলাদেশ হোন্ডা উন্মোচন করলো লিভো। স্পোর্টি লুক এবং ডিজিটাল এনালগ মিটার এর পাশাপাশি নতুন লিভোতে রয়েছে এনার্জিটিক ফ্রন্ট লুক এবং কার্ভড ফুয়েল ট্যাংক। হোন্ডা ইকো টেকনোলজি বা এইচইটি সম্বলিত ১১০ সিসি সক্ষমতার ইঞ্জিন ব্যবহারে প্রতি লিটার জ্বালানী তেলে ৭৪ কিলোমিটার পর্যন্ত মাইলেজ যাওয়া যাবে।বাংলাদেশের রাস্তার অবস্থা অনুযায়ী হোন্ডা লিভোতে রয়েছে ১২৮৫ মিলিমিটার লম্বা হুইল বেইজ ৫ স্টেপ এডজাস্টেবল রিয়ার সাস্পেন্সন ক্লাস লিডিং ১৮০ মিমি উচ্চ গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স এবং একটি আপরাইট হ্যান্ডেল পজিশন যা চালক এবং সহযাত্রীর চলাচলকে আরামদায়ক করবে। ....দেশের মোটর বাইকের বাজারে ১১০ সিসি মডেলের মধ্যে সর্বাধুনিক সুবিধা নিয়ে লিভো সিরিজের নতুন বাইকের পর্দাউন্মোচনের জমকালো অনুষ্ঠানের একাংশ।লিভোতে রয়েছে ডিস্ক ব্রেক এবং এইচইটি টায়ার প্রযুক্তি যা ব্রেকিং পারফরমেন্সকে উন্নত করে এবং চলাচলকে নিরাপদ করে। পাশাপাশি প্রতিটি যাত্রাকে সহজ করবে সিলড চেইন এমএফ ব্যাটারি টিউবলেস টায়ার এবং বায়ু শুদ্ধকরণ সুবিধা। সবকিছু নিয়ে ১১০ সিসি মডেলের বাইকের মধ্যে অর্ধলাখ কাস্টমারের কাছে লিভো সেরা।আরও পড়ুন ...কানসাই নেরোল্যাক আনলো এ্যান্টিভাইরাল পেইন্ট এক্সেল ভাইরাস গার্ডবাংলাদেশে লিভো হোন্ডার সকল গ্রাহকদের ধন্যবাদ জানিয়ে ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিমিহিকো কাতসুকি বলেন লিভোর ৫০ হাজার ইউনিট বিক্রি প্রতিষ্ঠানটির জন্য অনন্য অর্জন। তিনি বলেন বাংলাদেশের উদীয়মান বাজারে সাশ্রয়ী মুল্যে আধুনিক বাইক এবং উদ্ভাবনী সেবা প্রদানের মাধ্যমে গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে হোন্ডা এবং ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।হোন্ডা বাংলাদেশের বিক্রয় এবং বিপনন বিভাগের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নরেশ কুমার রতন বলেন দেশের বাজারে ১১০ সিসি মডেলের বাইকের মধ্যে লিভো সেরা হয়ে ওঠার পেছনে রয়েছে আধুনিক ডিজাইন ইঞ্জিনের সক্ষমতা এবং অত্যাধুনিক হোন্ডা ইকো টেকনোলজি প্রযুক্তি ।প্রাপ্যতা এবং মূল্য লাল নীল এবং গ্রে এই তিন রঙে জানুয়ারি মাসের মধ্যে দেশজুড়ে হোন্ডার সকল পরিবেশক এবং ডিলার শোরুমে পাওয়া যাচ্ছে লিভো। বিক্রয় পরবর্তী ২ বছর অথবা ২০ হাজার কিলোমিটার যেটি আগে হবে পর্যন্ত ওয়ারেন্টি এবং চারটি সেবা বিনামূল্যে পাবেন গ্রাহক। আরো জানা যাবে . এ। নতুন লিভো মডেলের বৈশিষ্ট্য এবং সুবিধা নিয়ে বিষয়ভিত্তিক উপস্থাপনা করেন বাংলাদেশ হোন্ডার মার্কেটিং বিভাগের প্রধান গিয়াস উদ্দিন সজীব।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1690.csv b/Bangla_fin_news_articles/1690.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b026f4e7d9aee145ea9d534b871151453c98977b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1690.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1690,রৌমারীতে সাম্মাম ও রকমেলন চাষে স্বাবলম্বী নজরুল,2021-01-26,রৌমারী কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা,কুড়িগ্রাম জেলাধীন রৌমারী উপজেলার বিদেশী ফল সাম্মাম ও রকমেলন চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছে শিক্ষিত বেকার যুবক কৃষি উদ্যোক্তা নজরুল ইসলাম।মঙ্গলবার ২৬ জানুয়ারি বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার শৌলমারী ইউনিয়নের চেংটাপাড়া গ্রাম সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় দুই জাতের ফল চাষ করেছে থাইল্যান্ডের সাম্বাম ফল ও ভারতের রকমেলন ফল এ জাতীয় ফসলের জীবনকাল ৭৫ দিন একর প্রতি ফলন হয় প্রায় আড়াই থেকে তিন টন। এ জাতের ফলগুলো পুষ্টিকর সুস্বাদু ও মিষ্টি হওয়ায় এলাকা ও সারাদেশে চাহিদা অনেক বেশি। কৃষি উদ্যোক্তা নজরুল ইসলামের সফলতা ও স্বাবলম্বী হওয়া দেখতে প্রতিদিনই উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে আসছে কৃষকসহ বিভিন্ন পেশাজীবীর মানুষ। নজরুল ইসলাম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করে বর্তমান শৌলমারী ইউনিয়ন পরিষদের ডিজিটাল কেন্দ্রের পরিচালক হিসাবে কর্মরত থাকার পাশাপাশি কৃষি উদ্যোক্তা হিসাবে কাজ করেন।আরও পড়ুন ...অর্গানিক খাবারেই সুস্বাস্থ্যকৃষি উদ্যোক্তা নজরুল ইসলাম বলেন আমি ও আমার বন্ধু মিজানুর রহমান মিঠু ইউটিউবে সাম্বাম ও রকমেলন ফল চাষের ভিডিও দেখে পাশের জেলা জামালপুর থেকে বীজ সংগ্রহ করেছি। এক একর জমিতে সাম্বাম ফল ও এক একর জমিতে রকমেলন ফল চাষ করেছি। আমার খরচ হয়েছে দুই লক্ষ টাকা দুই একর জমিতে ফলন হয়েছে প্রায় পাঁচ টন। বাজারে এক কেজি ফলের দাম ১শ আশি টাকা থেকে ২শ টাকা পর্যন্ত বিক্রয় করা যায়। দুই একর জমির সাম্মাম ও রকমেলন ফল বিক্রয় করে আমার লাভ হয়েছে প্রায় দুই লক্ষ টাকা। ....কুড়িগ্রাম জেলাধীন রৌমারী উপজেলায় বিদেশী ফল সাম্মাম ও রকমেলন চাষে স্বাবলম্বীকৃষি উদ্যোক্তা নজরুল ইসলাম।ছবি ইত্তেফাকশৌলমারী ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. বাবুল আক্তার বলেন সাম্মাম ও রকমেলন একই প্রজাতির কিন্তু জাত ভিন্ন এই ফল থাইল্যান্ড ও ভারতে মরু এলাকায় চাষাবাদ হয়। আমার ব্লকের দুই একর জমিতে এ ফল চাষাবাদ হয়েছে। রৌমারী অঞ্চলে এই জাতীয় ফল চাষাবাদের উপযোগী আমরা কৃষকদের সাম্মাম ও রকমেলনের পাশাপাশি তরমুজ চাষে নিয়মিত পরামর্শ দিচ্ছি। বিদেশী ফল হওয়ায় এলাকায় পরিচিতি পেতে একটু সময় লাগবে। তবে এই ফল চাষাবাদ করে অল্প সময়ে কৃষক বেশি লাভবান হতে পারবে।আরও পড়ুন ...শুকনা বীজতলা পদ্ধতিতে ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষকের স্বস্তিউপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শাহরিয়ার হোসেন বলেন মরু অঞ্চলের সাম্মাম ও রকমেলন ফল এই প্রথম রৌমারী উপজেলায় চাষ হয়েছে। সাম্মাম পুষ্টিকর সুস্বাদু ও মিষ্টি জাতের ফল। ইতিমধ্যে এই ফল এলাকায় জনপ্রিয় হয়েছে। সাম্মাম ফলের বাইরের অংশ হলুদ ভিতরের অংশ লাল রকমেলন ফলের বাহিরের অংশ সবুজ ভিতরের অংশ লাল। কৃষি উদ্যোক্তা নজরুল ইসলাম এই ফল চাষাবাদ করে স্বাবলম্বী হয়েছে। কৃষি বিভাগ সবসময় তাদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে এই ফল চাষাবাদ করার জন্য আমরা কৃষকদের পরামর্শ কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছি।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1691.csv b/Bangla_fin_news_articles/1691.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..043948db0edfa0a70d881ece9621db8e1d2a878f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1691.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1691,অর্গানিক খাবারেই সুস্বাস্থ্য,2021-01-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কৃত্রিম খাবার খাওয়ায় বর্তমানে জনসংখ্যার একটা বড় অংশ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। খাবার থেকেই মূলত মানবদেহে রোগের উৎপত্তি হচ্ছে। কারণ প্রায় সব রকমের খাবারে প্রয়োগ করা হচ্ছে উচ্চ মাত্রার রাসায়নিক দ্রব্য। কিন্তু রোগ থেকে বাঁচতে শরীরের সুস্থ রাখতে হলে উচ্চ মাত্রার রাসায়নিক দ্রব্য দিয়ে তৈরি খাবার থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকতে হবে। আর তাই এ ক্ষেত্রে অর্গানিক ফুডের বিকল্প নেই।যে সব খাবার কোনো রকম রাসায়নিক পদার্থের প্রয়োগ ছাড়াই উৎপন্ন করা হয় সেগুলোই মূলত অর্গানিক ফুড হিসেবে পরিচিত। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে উৎপাদিত হয় পরিচর্যা কালেও দেওয়া হয় না কোনো প্রকারের রাসায়নিক দ্রব্য। তাই দিনদিন এর প্রতি মানুষের ঝোঁক বাড়ছে।অর্গানিক ফুড শরীরকে নানাভাবে সহায়তা করে থাকে।যেহেতু অর্গানিক ফুডে কোনো প্রকার রাসায়নিক দ্রব্য থাকে না তাই স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি সাধন করে না। মাটিতে রাসায়নিক পদার্থ না দেওয়ায় মাটির গুনাগুণ ভালো থাকে যা মানুষ ছাড়াও অন্যান্য প্রাণীর জন্যও অনেক ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে।আরও পড়ুন ...শীতের সবজির বিপুল সমারোহ পশুপাখি তাড়ানোর প্রয়োজনে কোনো প্রকারের বিষাক্ত দ্রব্যাদি প্রয়োগ করা হয় না। পরিচর্যার প্রতিটি ধাপই সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে সম্পন্ন হয়। এমনকি ফসল তাড়াতাড়ি বড় করার জন্য কৃত্রিম হরমোন জাতীয় দ্রব্য ব্যাবহার করা হয় না। প্রাকৃতিকভাবেই বড় হয়। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস শরীরের পূর্ণ বিকাশে বিশেষ ভূমিকা রাখে।অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস বিভিন্ন ধরনের রোগের হাত থেকে রক্ষা করে হৃদরোগ ক্যান্সার চোখের সমস্যা সময়ের আগেই বয়সের ছাপ এমনকি মস্তিষ্কের সমস্যার মতো রোগ থেকে দূরে রাখে। কৃত্রিম উপায়ে যে সব ফসল উৎপাদিত হয় তাতে অনেক বেশি সার কীটনাশক বিষাক্ত দ্রব্যাদি প্রয়োগ করা হয়। এমনকি বড় করার জন্য নানা ধরনের হরমোনের সাহায্য নেওয়া হয়। সে সব খাদ্য মানবদেহে প্রবেশ করে শরীরের ক্ষতি করে। অর্গানিক ফুডে নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান ছাড়াও রয়েছে মিনারেল শর্করা যা খাবারকে আরও বেশি সময় নিয়ে পরিপক্ব হতে দেয়। অর্গানিক ফুডে স্বাদও থাকে প্রচুর। .... অনেকে কৃত্রিম উপায়ে তৈরি খাবারের কারণে অ্যালার্জিজনিত সমস্যায় ভোগেন। অর্গানিক ফুডে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এবং মিনারেল উপাদান বিদ্যমান যা মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।অর্গানিক ফসল উৎপাদন পরিবেশের জন্য অনেক ইতিবাচক। বিষাক্ত কোনো কিছু প্রয়োগ না করায় পরিবেশের কোনো উপাদানের সঙ্গে যেমন পানি মাটি বাতাসে সে সকল পদার্থ মিশতে পারে না। তাই পরিবেশ ভালো থাকে। এক কথায় বলতে গেলে মানব স্বাস্থ্যের ওপরের হুমকিগুলোকে প্রতিহত করে।ইত্তেফাকিএসএনএসইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1692.csv b/Bangla_fin_news_articles/1692.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..565054d9c05e914287bc3f0f3706c2f43c778e3a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1692.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1692,এভিয়েশন খাতের সমস্যা ও করণীয় নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত,2021-01-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের এভিয়েশন খাতের নানা সমস্যা ও করনীয় নিয়ে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষসিএএবি ও এভিয়েশন অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশএওএবি এর মধ্যে সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।মঙ্গলবার ২৬ জানুয়ারি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কনফারেন্স হলে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এওএবি প্রেসিডেন্ট অঞ্জন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এর চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম মফিদুর রহমান।আরও পড়ুন ...আইআইসিসিআই বেস্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন বসুন্ধরা গ্রুপের এমডিএছাড়াও বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও এভিয়েশন অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এওএবি এর সেক্রেটারি জেনারেল মফিজুর রহমান।আরও পড়ুন ...কানসাই নেরোল্যাক আনলো এ্যান্টিভাইরাল পেইন্ট এক্সেল ভাইরাস গার্ডসেমিনারে দেশের এভিয়েশন খাতে বিরাজমান সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলোর মধ্যে বিমানবন্দর অবকাঠামো বিমানবন্দর ব্যবহারে উচ্চহারে ফি যন্ত্রাংশ আমদানিতে কর ও শুল্ক জটিলতা জেট ফুয়েলের উচ্চ মূল্য উড্ডয়ন ও অবতরণে জটিলতা লাইসেন্সিংসহ নানাবিধ বিষয়ে আলোকপাত করা হয়।সিএএবি চেয়ারম্যান সমস্যাগুলোর সম্ভাব্য দ্রুত সময়ে সমাধানের আশ্বাস দেন।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1693.csv b/Bangla_fin_news_articles/1693.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..88df3172ee43f90a54e19dafdda0d665df7731e8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1693.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1693,কাস্টমস দিবস আজ,2021-01-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার কারণে অর্থনীতি স্থবির হয়ে পড়ায় গত বছর রাজস্ব আয় কম হয়েছে। এবার ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। অর্থবছর শেষে প্রবৃদ্ধি আরো ভালো হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড চেয়ারম্যান এনবিআর আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। ২৬ জানুয়ারি কাস্টমস দিবস উপলক্ষ্যে এনবিআরের সম্মেলন কক্ষে সোমবার সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে কাস্টমস অণুবিভাগের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।রাজস্ব আয়ের তথ্য তুলে ধরে এনবিআর চেয়ারম্যান জানান চলতি অর্থবছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৪১ হাজার ২২৫ কোটি টাকা। আহরণ হয়েছে ১ লাখ ১০ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকা যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩০ হাজার ৭৯১ কোটি টাকা কম। আহরণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ১০ শতাংশ।আরও পড়ুন ...করোনার প্রভাবে বিশ্বব্যাপী শ্রম আয় কমেছে ৮ দশমিক ৩ শতাংশ আইএলওএনবিআর চেয়ারম্যান বলেন দেশে লকডাউন শুরু হলে অনেক অফিসের কার্যক্রম বন্ধ ছিল। কিন্তু কাস্টমসের কার্যক্রম এক দিনের জন্যও বন্ধ ছিল না। সে জন্য পণ্য সরবরাহজনিত কারণে উত্পাদন ব্যাহত হওয়া বা পণ্য সরবরাহজনিত কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দামবৃদ্ধির ঘটনা ঘটেনি।অনুষ্ঠানে জানানো হয় করোনার কারণে এবার কাস্টমস দিবস উপলক্ষ্যে আড়ম্বপূর্ণ অনুষ্ঠান হবে না। করোনার কারণে এবার সীমিত পরিসরে জনসমাগম এড়িয়ে দিবসের প্রচারপ্রচারণা চালানোর মাধ্যমে দিবস পালন করা হবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1694.csv b/Bangla_fin_news_articles/1694.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fb53adacaf35f1bb61735e6e428d71b15881e197 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1694.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1694,করোনার প্রভাবে বিশ্বব্যাপী শ্রম আয় কমেছে ৮ দশমিক ৩ শতাংশ আইএলও,2021-01-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার প্রভাবে ২০২০ সাল জুড়ে গড়ে কর্মঘণ্টা ৮ দশমিক ৮ শতাংশ কমেছে। পূর্ণকালীন কর্মঘণ্টা হিসেবে ক্ষতি হয়েছে ২৫ কোটি ৫০ লাখ শ্রমশক্তি। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার আইএলও হিসেবে ২০০৯ সালে অর্থনৈতিক সংকটকালীন সময়ের চেয়ে এই ক্ষতি চারগুণ বেশি। গতকাল জেনেভাস্থ সদরদপ্তর থেকে প্রকাশিত আইএলও মনিটর কোভিড১৯ অ্যান্ড দ্য ওয়ার্ল্ড ওয়ার্কএর সপ্তম সংস্করণে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।আইএলওর হিসেবে গত বছর কর্মসংস্থান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিশ্বের ১১ কোটি ৪০ লাখ মানুষের। তার মধ্যে ৭১ শতাংশ মানুষ অর্থাৎ ৮ কোটি ১০ লাখ স্থায়ীভাবে কাজ হারিয়েছেন। অর্থাৎ এই মানুষগুলো করোনার প্রভাব মোকাবিলায় লকডাউন প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়া বিভিন্ন কারণে কাজ হারিয়েছেন। এই বিশাল ক্ষতির কারণে শ্রম আয় কমেছে গড়ে ৮ দশমিক ৩ শতাংশ। অর্থের পরিমাপে যার পরিমাণ ৩ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন ডলার বা বিশ্ব জিডিপির স্থূল দেশজ উত্পাদন ৪ দশমিক ৪ শতাংশের সমান।সংস্থাটির বিশ্লেষণে বলা হয়েছে করোনার প্রভাবে সারাবিশ্বের পুরুষের তুলনায় নারীর কর্মসংস্থান তুলনামূলক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গত বছর পুরুষের কর্মসংস্থান ৩ দশমিক ৯ শতাংশ হারালেও নারী কর্মসংস্থান হারিয়েছে ৫ শতাংশ। কাজ হারানো নারীদের বড় অংশ নতুন করে কাজ ফিরে পাওয়া নিয়ে সংশয় রয়েছে।আইএলওর হিসেবে তরুণ শ্রমশক্তিতে বড় ধাক্কা লেগেছে। ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সি তরুণদের মধ্যে ৮ দশমিক ৭ শতাংশ কাজ হারিয়েছেন। তুলনামূলক বেশি বয়সিদের মধ্যে এই হার ৩ দশমিক ৭ শতাংশ। এই তথ্য এক প্রজন্ম পিছিয়ে যাওয়ার দিকেই নির্দেশ করে।বিশ্লেষণে বলা হয়েছে তুলনামূলক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আবাসন ও খাদ্য পরিসেবা খাত। এই খাতে গড়ে ২০ শতাংশ কর্মসংস্থান কমেছে। এর পরেই রয়েছে খুচরা বিক্রেতা এবং শিল্প উত্পাদনশীল খাত। ক্ষতিগ্রস্তের তৃতীয় সারিতে রয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ খাত আর্থিক ও বিমা শিল্প। তবে বছরের শেষ দিকে কিছুটা ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করতে দেখা গেছে খনি এবং পরিবেসা খাতের কর্মসংস্থানে।আইএলওর প্রতিবেদনে কিছু আশার দিকও শুনিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনার ভ্যাকসিন কার্যক্রম শুরু হওয়ায় এ বছর দ্বিতীয় ভাগে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করবে। এর পরেও করোনার রেশ থেকে যাবে। চলতি বছর গড়ে ৩ শতাংশ হারে কর্মঘণ্টা কমবে ২০১৯ সালের তুলনায়। এর ফলে ৯ কোটি পূর্ণকালীন কর্মসংস্থানের সমপরিমাণ ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হয়েছে।যদি ভ্যাকসিন কার্যক্রমে ধীর গতি হয় সেক্ষেত্রে শ্রমঘণ্টা কমতে পারে ৪ দশমিক ৬ শতাংশ। বর্তমান ধারণার চেয়েও দ্রুত গতিতে যদি ভ্যাকসিন কার্যক্রম এগোয় সেক্ষেত্রে ক্ষতি কমে ১ দশমিক ৩ শতাংশের মতো হতে পারে। সবকিছু নির্ভর করছে করোনা অতিমারি অবস্থা কতটা নিয়ন্ত্রণে আসে এবং ব্যাবসায়িক আস্থা কতটা বৃদ্ধি পায় তার ওপর।কোভিড১৯ মহামারির কারণে দেশে দেশে লকডাউন জারি করা হয়। ব্যাপকভাবে শ্রমিকের কর্মঘণ্টা হ্রাস পায়। যা বিশ্বব্যাপী শ্রমিকদের শ্রম আয় ব্যাপক কমিয়ে দিয়েছে। মহামারির কারণে এরই মধ্যে কয়েক কোটি মানুষ চাকরি তো হারিয়েছেই একই সঙ্গে ব্যাপক মাত্রায় কমেছে মজুরিও। ক্ষতির পরিমাণ যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ এবং মধ্য এশিয়ার দেশগুলোতে তুলনামূলক দ্বিগুণ। প্রতিবেদনের বিষয়ে আইএলওর মহাপরিচালক গাই রাইডার উল্লেখ করেছেন বিশ্ব অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের চিহ্ন আশা জোগাচ্ছে কিন্তু এর প্রক্রিয়া ভঙ্গুর এবং অনিশ্চয়তা রয়েছে।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1695.csv b/Bangla_fin_news_articles/1695.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dca66b6786cd48515ce9d55e2068307645760f1d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1695.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1695,রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি আশাব্যঞ্জক এনবিআর চেয়ারম্যান,2021-01-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার কারণে অর্থনীতি স্থবির হয়ে পড়ায় গত বছর রাজস্ব আয় কম হয়েছে। এবার ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। অর্থবছর শেষে প্রবৃদ্ধি আরো ভালো হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড চেয়ারম্যান এনবিআর আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।২৬ জানুয়ারি কাস্টমস দিবস উপলক্ষ্যে এনবিআরের সম্মেলন কক্ষে সোমবার সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে কাস্টমস অণুবিভাগের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।রাজস্ব আয়ের তথ্য তুলে ধরে এনবিআর চেয়ারম্যান জানান চলতি অর্থবছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৪১ হাজার ২২৫ কোটি টাকা। আহরণ হয়েছে ১ লাখ ১০ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকা যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩০ হাজার ৭৯১ কোটি টাকা কম। আহরণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ১০ শতাংশ।এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন দেশে লকডাউন শুরু হলে অনেক অফিসের কার্যক্রম বন্ধ ছিল। কিন্তু কাস্টমসের কার্যক্রম এক দিনের জন্যও বন্ধ ছিল না। সে জন্য পণ্য সরবরাহজনিত কারণে উত্পাদন ব্যাহত হওয়া বা পণ্য সরবরাহজনিত কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দামবৃদ্ধির ঘটনা ঘটেনি। অনুষ্ঠানে জানানো হয় করোনার কারণে এবার কাস্টমস দিবস উপলক্ষ্যে আড়ম্বপূর্ণ অনুষ্ঠান হবে না। করোনার কারণে এবার সীমিত পরিসরে জনসমাগম এড়িয়ে দিবসের প্রচারপ্রচারণা চালানোর মাধ্যমে দিবস পালন করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1696.csv b/Bangla_fin_news_articles/1696.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf0d8c2281bf31acd72f70d4e9f978359a088a0b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1696.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1696,সোনালি পেপারের মুনাফা বেড়েছে,2021-01-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে কাগজ ও মুদ্রণ খাতে তালিকাভুক্ত সোনালি পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলসের পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের অক্টোবরডিসেম্বর ২০২০ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা ইপিএস আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে।সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।তথ্যমতে দ্বিতীয় প্রান্তিকের কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা ইপিএস হয়েছে ১ দশমিক ৫৮ টাকা। গত হিসাব বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ দশমিক শূন্য ৮ টাকা। আর ছয় মাসে জুলাইডিসেম্বর ২০২০ কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ দশমিক ২৭ টাকা। গত হিসাব বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ দশমিক ৯৪ টাকা। একই সময়ে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদের মূল্য এনএভি দাঁড়িয়েছে ৩১০ দশমিক ১৬ টাকা।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1697.csv b/Bangla_fin_news_articles/1697.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e7755aaf4be6b757ce67e9e07d713565661d767b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1697.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1697,কানসাই নেরোল্যাক আনলো এ্যান্টিভাইরাল পেইন্ট এক্সেল ভাইরাস গার্ড,2021-01-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কানসাই নেরোল্যাক নিয়ে এলো জাপানিজ শিকউই টেকনোলোজির এ্যান্টিভাইরাল পেইন্ট এক্সেল ভাইরাস গার্ড যা দেয়ালের জীবাণু প্রতিরোধ করে এবং পরিবারের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করে।আরও পড়ুন ...আইআইসিসিআই বেস্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন বসুন্ধরা গ্রুপের এমডিজাপান ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্টার্ন্ডাড জেড ২৮০১ ২০১০ পরীক্ষা অনুযায়ী এটি ১০ ধরনের ব্যাকটেরিয়া বিরুদ্ধে কার্যকর। এটি বায়ু বিশুদ্ধকরণ ক্ষমতাসম্পন্ন যা কার্বনডাইঅক্সাইড শোষণের মাধ্যমে বিষাক্ত পদার্থ অপসারণ করে অভ্যন্তরীণ বায়ুর মানের উন্নতি করে। এটি দেয়ালে মসৃণ ফিনিশ দেয়।আরও পড়ুন ...আলেশা মার্টে ৩০ ডিসকাউন্ট অফারপণ্যটির উদ্বোধনি অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কানসাই নেরোল্যাক পেইন্টস্ বাংলাদেশ লিমিটেড এর জেনারেল ম্যানেজার ট্রেড সেলস্ শামীম আহমদ চৌধুরী এবং আলফ্ আসরার মুহাম্মদ আরসালান।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1698.csv b/Bangla_fin_news_articles/1698.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..75d470aec9aa12a124d8bbc5e67e9866ce0356e6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1698.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1698,৩ লাখের বেশি ব্যক্তিপ্রতিষ্ঠান ঋণখেলাপি,2021-01-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সংসদকে জানিয়েছেন দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি ঋণগ্রহীতার সংখ্যা ৩ লাখ ৩৪ হাজার ৯৮২ ব্যক্তিপ্রতিষ্ঠান এই হিসাব গত বছরের অক্টোবর পর্যন্ত।সোমবার জাতীয় সংসদে টেবিলে উপস্থাপিত প্রশ্নোত্তরে সরকারি দলের সংসদ সদস্য অসীম কুমার উকিলের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা জানান।আরও পড়ুন ...যৌক্তিক ঋণখেলাপিদের জন্য বিশেষ সুবিধাঅর্থমন্ত্রী খেলাপি ঋণ সম্পর্কিত মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি এবং ঋণ আদায়ে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা সংসদে তুলে ধরেন। জাতীয় পার্টির জাপা ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারীর এক প্রশ্নের জবাবে আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান চলতি ২০২০২১ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। ডিসেম্বর ২০২০ পর্যন্ত আদায় হয়েছে ১ লাখ ৮ হাজার ৪৭১ কোটি ৭১ লাখ টাকা। লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় অর্জন ৩২.৮৭ শতাংশ।সরকারি দলের সদস্য মামুনুর রশীদ কিরণের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান করোনা ভাইরাসের টিকা কেনার জন্য এপর্যন্ত ১ হাজার ৪৫৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।আরও পড়ুন ...৩০০ শীর্ষ ঋণখেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা প্রকাশসরকারি দলের আরেক সদস্য এ কে এম রহমতুল্লাহর প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান দেশ থেকে অবমূল্যায়ন আন্ডার ইনভয়েসিং বা অতিমূল্যায়নের ওভার ইনভয়েসিং মাধ্যমে অর্থ পাচারের কিছু অভিযোগ পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তা খতিয়ে দেখছে। যেসব ক্ষেত্রে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে সেসব ক্ষেত্রে আইনানুগ ব্যবস্থা চলমান রয়েছে। অর্থপাচার বন্ধে সরকারের নানা পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন এসব পদক্ষেপের ফলে বৈদেশিক মুদ্রা বা অর্থপাচার অনেকাংশে কমবে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1699.csv b/Bangla_fin_news_articles/1699.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c0f632fceacb6295f9fb102af21fad865996a061 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1699.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1699,ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানিতে কর অব্যাহতি চায় বাংলাদেশ,2021-01-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানিতে সব ধরনের কর অব্যাহতি চায় বাংলাদেশ। একই সঙ্গে রাজনৈতিক কারণে বা ভারতীয় আইন পরিবর্তনের কারণে নতুন করে আর্থিক সংশ্লেষ তৈরি হলে তা থেকেও অব্যাহতি প্রদানের দাবি জানানো হয়েছে।বিদ্যুৎখাতে সহযোগিতাসংক্রান্ত বাংলাদেশভারত যৌথ স্টিয়ারিং কমিটির ১৯তম সভায় এ দাবি উত্থাপন করা হয়। গত শনিবার রাজধানীতে একটি হোটেলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন বিদ্যুৎসচিব মো. হাবিবুর রহমান এবং ভারতের পক্ষে নেতৃত্ব দেন সে দেশের বিদ্যুৎসচিব সঞ্জীব নন্দন সাহাই।আরও পড়ুন ...কালো টাকা সাদা করার সুযোগ থাকলে নিয়মিত করদাতারা নিরুৎসাহিত হবেগতকাল রবিবার জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় সভায় বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যুৎখাতে পারস্পরিক সহযোগিতাসংক্রান্ত চলমান কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়েছে। ভেড়ামারা ও বহররমপুর ইন্টারকানেকশনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ আমদানির বর্তমান অবস্থা পর্যালোচনার পাশাপাশি এর দ্বিতীয় ট্রান্সমিশন লাইন নির্মাণের অগ্রগতি তুলে ধরা হয়। এ সময় প্রস্তাবিত কাটিহারপার্বতীপুরবরানগর ৭৬৫ কেভি ট্রান্সমিশন লাইন বাস্তবায়নের বিষয়টি পর্যালোচনা করা হয়েছে। জিএমআর কর্তৃক নেপালে উৎপাদিত জলবিদ্যুৎ ভারতের মাধ্যমে বাংলাদেশে আমদানির অগ্রগতি এবং ভুটানে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পে বাংলাদেশ ভারত ও ভুটানের যৌথ বিনিয়োগের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।সভাসূত্র জানায় বাংলাদেশের করসংক্রান্ত অনুরোধদাবির পরিপ্রেক্ষিতে কোনো সিদ্ধান্ত জানায়নি ভারতীয় প্রতিনিধিদল। পরবর্তীতে তারা এ বিষয়ে উত্তর দেবে বলে জানিয়েছে। এর আগে গত বছরের মার্চে বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতাসংক্রান্ত বাংলাদেশভারত জয়েন্ট স্টিয়ারিং কমিটি ও জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের ১৮তম সভা গত বছরের মার্চ মাসে ভারতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তখনো বাংলাদেশ সিডি ট্যাক্স ও ভ্যাট থেকে অব্যাহতি দেওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেছিল। কিন্তু সে আলোচনা আর এগোয়নি।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1700.csv b/Bangla_fin_news_articles/1700.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b9c50fbb8dba78641f5b0866c607c4fbaa3b172 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1700.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1700,ভোজ্য তেলের দাম ঠিক করতে অবশেষে কমিটি,2021-01-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আন্তজার্তিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে ভোজ্য তেলের দাম নির্ধারণে একটি কমিটি করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি কমিটিতে ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরাও রয়েছেন বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।গতকাল রবিবার সচিবালয়ে ভোজ্য তেল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলের মূল্য কমবেশি হওয়ার কারণে দেশে তা উঠানামা করে। তাই সমস্যার গভীরে গিয়ে আমরা সমাধানের চেষ্টা চালাচ্ছি।বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন দেশে চাহিদার ৯০ শতাংশ ভোজ্য তেল আমদানি করতে হয়। তাই যখন আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়ে যায় সেটার প্রভাব পড়ে। তিনি বলেন গত জুলাই মাসে প্রতি টন সয়াবিন ৭০০ ডলার ছিল সেটা ১ হাজার ১০০ ডলারের ওপরে উঠেছে। মাঝখানে ১ হাজার ১৯০ ডলারও হয়েছিল। এ হিসাবে ৭৫ শতাংশের ওপরে দাম বেড়েছে। এর প্রভাব পড়েছে দেশের বাজারে।আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ভোজ্য তেলের মূল্য নিশ্চিত করা হবে জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন কাউকে সুযোগ নিতে দেওয়া হবে না। তিনি বলেন সব ব্রান্ডের খোলা ভোজ্য তেল কনজুমার প্যাকবোতলে বিক্রয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে যাতে সহজেই ব্র্যান্ড চেনা যায় এবং ভেজাল প্রতিরোধ করা যায়। এ বিষয়ে শিল্প মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলে জানান তিনি।বৈঠকে ব্যবসায়ীরা হয়রানি এড়াতে ভোজ্য তেল আমদানিতে চার স্তরের ডিউটি আগের মতো এক স্তরে নিয়ে আসতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানান। এ ব্যাপারে ইতিমধ্যে এনবিআরকে চিঠি দেওয়া হয়েছে জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন এখনো কোনো উত্তর আসেনি। আবার চিঠি দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আসন্ন পবিত্র রমজান মাসকে সামনে রেখে নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্য পর্যাপ্ত পরিমাণে আমদানি ও মজুত করার জন্য ব্যবসায়ীদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া বাণিজ্য মন্ত্রণালয় টিসিবির মাধ্যমে প্রতি বছরের মতো সাশ্রয়ী মূল্যে নিত্যপণ্য বিক্রয় করবে। এবার পণ্য বিক্রয়ের পরিমাণ গত বছরের প্রায় তিন গুণ হবে বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী।গতকাল বৈঠকে বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান মুনশী শাহাবুদ্দীন আহমেদ জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইনস্টিটিউটের পরিচালক মো. ওবায়দুল আজম টিসিবির চেয়ারম্যান ব্রি. জে. মো. আরিফুল হাসান মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1701.csv b/Bangla_fin_news_articles/1701.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5c8649fa7f41d17cb66d99c56d1e77e5fe55a47d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1701.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1701,কালো টাকা সাদা করার সুযোগ থাকলে নিয়মিত করদাতারা নিরুৎসাহিত হবে,2021-01-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাজেটে একদিকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের ও সুশাসনের কথা থাকলেও যেভাবে অপ্রদর্শিত কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়েছে তা স্ববিরোধিতা। মাত্র ১০ শতাংশ হারে কর প্রদান করলে কোনো সংস্থা কোনো প্রশ্ন তুলতে পারবে নাএভাবে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ থাকলে নিয়মিত করদাতাদের আরো নিরুত্সাহিত করা হবে। যথাযথ কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করার সময় নির্দিষ্ট করে দেওয়া প্রয়োজন। একই সঙ্গে কালো টাকা আয়উপার্জনের পথ বন্ধ করা এবং উদ্ধারে কঠোর কর্মসূচিতে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ আইবিএফবি। আগামী ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে এক প্রস্তাবনায় ফোরামের পক্ষ থেকে এমন আহ্বান জানানো হয়েছে।আরও পড়ুন ... লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রাজস্ব আদায়ে বড় ঘাটতিএতে বলা হয়েছে রাজস্ব আয় জিডিপি প্রবৃদ্ধি এবং অর্থনীতির কিছু সূচকের লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবসম্মত হওয়া দরকার। বাস্তবতাকে স্বীকার করে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হওয়া উচিত। করোনার সময়ে বাংলাদেশ ৮ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে যাচ্ছে ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগে বড় উলম্ফন হতে যাচ্ছেএ ধরনের অনুমান আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও ভুল বার্তা দিতে পারে। এ বছর আপাতত প্রবৃদ্ধির চেয়ে মানুষের নজর জীবনযাত্রা ও কর্মসংস্থান কতটা টিকে থাকবে সেদিকে নজর রাখতেই হবে।আরও পড়ুন ...দেশের অর্থনীতি সঠিক পথেই আছে অর্থমন্ত্রীকরোনাসংকটে বেশি মাত্রায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে স্বাস্থ্য শিক্ষা ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের কর্মসংস্থান। করোনার প্রভাবে বাজেট প্রক্রিয়ায় স্বাস্থ্য ও কৃষি খাতের গুরুত্ব আলোচিত হলেও শিক্ষা দক্ষ জনসম্পদ তৈরি কর্মসৃজনমূলক শিল্প উদ্যোগে কার্যকর পদক্ষে নিতে হবে। গত বাজেটে কৃষি ও কৃষকের বিমার প্রস্তাবনা থাকলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। প্রান্তিক চাষি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তা খামারি মাছ চাষির কাছে প্রণোদনার টাকা পৌঁছায়নি। ব্যাংক বা আর্থিক খাতে বিশাল ব্যধির সুচিকিৎসার ব্যবস্থা হয়নি। ধনী আরও ধনী হওয়ার সহজ সুযোগে আয় বৈষম্য বেড়েই চলেছে। গ্রামীণ কর্মসংস্থানের জন্য সামাজিক সুরক্ষার আওতায় বরাদ্দ আরও বেশি থাকা দরকার। ব্যাংকিং খাতকে যথা আস্থার স্থানে ফিরিয়ে আনতে না পারলে সেটি হবে অর্থনীতির জন্য করোনার চাইতে ভয়াবহ সংক্রামক।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1702.csv b/Bangla_fin_news_articles/1702.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8327dd3682348ca549182651498ab0cee9963663 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1702.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1702,আবারও বিমায় ঝুঁকছে বিনিয়োগকারীরা,2021-01-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিংহভাগ ব্যাংকের শেয়ারের দর উঠেছে গত এক বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে। ১৭ জানুয়ারি আগের ব্যাংকের শেয়ারের এমন দাম বাড়ায় এ খাত থেকে মুনাফা তুলতে চাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে বিক্রির চাপ বেড়েছে এ খাতে। এতে ব্যাংক খাতের শেয়ারের দাম কমতে শুরু করেছে। অন্যদিকে মন্দাবস্থা থেকে ফিরে এসেছে বিমা খাত। গতকাল রবিবার অনেকটাই চাঙ্গাবস্থায় দেখা গেছে এ খাতকে।বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে লেনদেন হওয়া ৪৯টি বিমা কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৩৮টির কোম্পানির। অন্যদিকে ব্যাংক খাতের ৩০টি কোম্পানির মধ্যে সবকটি দর কমেছে। অবশ্য সংশ্লিষ্টরা বলছেন ব্যাংক ও বিমার মধ্যে তুলনা করলে অবশ্যই ব্যাংক শক্তিশালী। ২০১০ সালের পর ব্যাংকগুলো বোনাস লভ্যাংশ দিয়ে তাদের সিকিউরিটিজ সংখ্যা এত বেশি বাড়িয়েছে একদুদিন শেয়ার কিনে দামে প্রভাব ফেলা সম্ভব না। ফলে এ খাতে যখন শেয়ার কেনা হয় তখন দাম কিছুটা বাড়ে। আবার যখন মুনাফায় চলে আসে তখন বিক্রির চাপে দরপতন হয়। আর বিমাতে এ সমস্যা নেই। সিকিউরিটিজ সংখ্যা কম হওয়ায় শেয়ার ক্রয়বিক্রয়ে বাজারে ভারসাম্য থাকে। তারা বলছেন সম্প্রতি বিমা নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইডিআরএ থেকে বিমা কোম্পানিগুলোর জন্য যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল সেটিও বিনিয়োগকারীদের এ খাতের শেয়ারের প্রতি আগ্রহী করেছে।আরও পড়ুন ...তদন্ত স্থগিতের ঘোষণায় শেয়ারবাজারে বড় উত্থানবিমা কোম্পানিগুলোকে আগে দেওয়া এমন চিঠি আবারও দেওয়া হয়েছে যা নিয়ে পুঁজিবাজারে একটি শ্রেণি কারসাজি করে শেয়ারের দাম বাড়াচ্ছে। এক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদেরও সতর্ক থেকে বিনিয়োগ করা উচিত। ইস্টার্ন ব্যাংকের শেয়ারের সর্বোচ্চ দরও গত এক বছরের সর্বোচ্চ অবস্থায় ফিরেছে এই সময়ে। ব্যাংকটির গত এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দরে পৌঁছেছে গত ১৭ জানুয়ারি ৩৯ টাকা। ব্যাংক এশিয়ার এক বছরের সর্বোচ্চ ১৯ টাকা অতিক্রম করেছে চলতি মাসে। এছাড়া তালিকাভুক্ত সিংহভাগ ব্যাংকের শেয়ারের দর গত ১৭ জানুয়ারির আগে এক বছরের সর্বোচ্চ দরে পৌঁছে।মূল্যবৃদ্ধির দিক দিয়ে গতকাল শীর্ষ ২০ কোম্পানির মধ্যে বিমা কোম্পানি ছিল ৯টির। এগুলো হচ্ছে নিটল ইনসিওরেন্স অগ্রণী ইনসিওরেন্স পিপলস ইনসিওরেন্স রিপাবলিক ইনসিওরেন্স সিটি জেনারেল ইনসিওরেন্স কন্টিনেন্টাল। দিনের লেনদেনের চিত্রে দেখা গেছে গতকাল রবিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২০ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৮১৫ পয়েন্টে। শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস সূচক ২ দশমিক ৬৮ পয়েন্টে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৯৭ পয়েন্টে। এছাড়া বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস৩০ সূচক ১ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২১০ পয়েন্টে। গতকাল লেনদন হওয়া ৩৫৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির কমেছে ২০২টির ও পাল্টায়নি ৭৮টির। এদিন পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৫৮ কোটি টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২১৩ কোটি টাকা।অন্য শেয়ার বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেসিএসই প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৩৪ দশমিক ৯২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৯৮৬ পয়েন্টে। লেনদেন হওয়া ২৫৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৬৭টির কমেছে ১৪৫টির ও পাল্টায়নি ৪১টির। এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1703.csv b/Bangla_fin_news_articles/1703.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..321c5910b01c493900ccecd2290ab232033b9cda --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1703.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1703,করোনার মধ্যেও নতুন শ্রমিক নিয়েছে ৬০ শতাংশ গার্মেন্টস কারখানা,2021-01-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনাকালেও ৬০ শতাংশ গার্মেন্টস কারখানা নতুন শ্রমিক নিয়োগ দিয়েছে। অন্যদিকে এই সময়ে কাজ হারিয়েছে ৩ লাখ ৫৭ হাজার ৪৫০ জন শ্রমিক এবং বন্ধ হয়েছে ২৩২টি কারখানা। গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার পর এন্টারপ্রেনারশিপ ডেভেলপমেন্টের সিইডি এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। দেশব্যাপী ৬১০টি তৈরি পোশাক কারখানার ওপর এ জরিপ চালানো হয়। গতকাল শনিবার এক ভার্চুয়াল সংলাপে এ জরিপ প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।একদিকে বিপুল সংখ্যক শ্রমিক কাজ হারিয়েছে অন্যদিকে ৬০ শতাংশ কারখানা নতুন করে শ্রমিক নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি কিছুটা সাংঘর্ষিক। তবে জরিপ প্রতিবেদনে এর একটি ব্যাখ্যাও পাওয়া গেছে। এতে বলা হয় অভিযোগ রয়েছে বহুসংখ্যক কারখানা চাকরিচ্যুত শ্রমিকদেরই কম বেতনে এবং অস্থায়ীভিত্তিতে ফের নিয়োগ দিয়েছে।আরও পড়ুন ...করোনাকালে সহযোগিতা পাননি ৯০ ভাগ পোশাককর্মীপ্রতিবেদনে বলা হয় এই খাতের পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়ায় ধীরগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ঋণ প্রাপ্তির জটিলতার কারণে বেশিরভাগ ছোট কারখানা ঋণের জন্য আবেদন করেনি। ৯০ শতাংশ বড় কারখানার বিপরীতে মাত্র ৪০ শতাংশ ছোট কারখানা এই আবেদন করে।প্রতিবেদনে ছোট ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনার আবেদন প্রক্রিয়া আরো সহজ করা সদস্য নয় এমন কারখানাগুলোকে দ্রুত সমিতির সদস্যভুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া এবং ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে শ্রমিকদের বেতন দেওয়ার প্রক্রিয়াকে নিয়মের মধ্যে আনার ওপর জোর দেওয়া হয়।আরও পড়ুন ...করোনাকালে ৩০ শতাংশ নারী শ্রমিক সামাজিক নির্যাতনের শিকারকোভিড১৯ বিবেচনায় পোশাক খাতে দুর্বলতা সহনশীলতা এবং পুনরুদ্ধার জরিপের ফলাফল শীর্ষক ঐ সংলাপে বক্তব্য দেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন। সিপিডির চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সভাপতিত্বে এ সময় তৈরি পোশাক খাতের উদ্যোক্তা শ্রমিক প্রতিনিধি ছাড়াও সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন। মূল প্রবন্ধ তুলে ধরেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ম্যাপড্ ইন বাংলাদেশের এমআইবি ব্যবস্থাপক সৈয়দ হাসিবুদ্দিন।এ সময় বক্তারা সরকার ঘোষিত প্রণোদনা সবার কাছে পৌঁছাচ্ছে কি না তা তদারকির ওপর জোর দেন। সংলাপে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন শিরিন আখতার এমপি বিকেএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির প্রধান তাসলিমা আখতার প্রমুখ।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1704.csv b/Bangla_fin_news_articles/1704.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c946a466d6c9a6b3363be1730dd5a28b61894faf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1704.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1704,অকেজো ১২ উড়োজাহাজ এখন গলার কাঁটা,2021-01-24,আনোয়ার আলদীন,হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অকেজো ১২টি উড়োজাহাজ এখন বন্দর কর্তৃপক্ষের গলার কাঁটায় পরিণত হয়েছে। বছরের পর বছর ধরে আমদানিরপ্তানি কার্গো ভিলেজের সামনে ও রানওয়েতে ফেলে রাখা এসব উড়োজাহাজের মালিকানা প্রতিষ্ঠানগুলো এরই মধ্যে তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে। কিন্তু উড়োজাহাজগুলো বন্দর এলাকা থেকে সরিয়ে নেয়নি। সিভিল এভিয়েশনের পক্ষ থেকে বারবার তাগাদা দিয়েও কোনো লাভ হয়নি।আরও পড়ুন ...বিমানের আয়ের ৩০০ কোটি টাকা লোপাট অনুসন্ধানে দুদকউড়োজাহাজগুলো কার্গো ভিলেজের সামনে ও রানওয়ে থেকে সরিয়ে উত্তর দিকে অবস্থিত বেতে রাখা হলেও যাত্রীবাহী উড়োজাহাজগুলোকে পার্কিংয়ের জায়গা দিতে সংকটে পড়তে হচ্ছে। বিমানবন্দরের সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে। শুধু তাই নয় আমদানিরপ্তানি পণ্য ওঠানামায় কার্গো বিমানগুলোকে জায়গা দিতেও হিমশিম খেতে হচ্ছে সিভিল এভিয়েশনকে। এছাড়া বর্তমানে তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণ কাজের জন্য বিমানবন্দরের বিভিন্ন জায়গায় পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এই কাজে সমস্যা হচ্ছে। ফলে এখন সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ আগামী জুনের মধ্যে পরিত্যক্ত উড়োজাহাজগুলো নিলাম কিংবা বাজেয়াপ্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।এসব এয়ারলাইনসের কাছে হ্যান্ডেলিং চার্জ হিসেবে কয়েক শ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের বেবিচক। এই পাওনা আদায় অনিশ্চিত হয়ে গেছে। নিলামে বিক্রি করে সেখান থেকে কিছু টাকা পাবে বেবিচক।সিভিল এভিয়েশনের চেয়ারম্যান এয়ারভাইস মার্শাল এম মফিদুর রহমান বলেন এখন পরিত্যক্ত বিমানগুলো কার্গো পার্ক ও রানওয়ে থেকে পাশে সরিয়ে রাখা হয়েছে। কারণ বিমানগুলো যে স্থানে রাখা ছিল সেখানে আমাদের কর্মকাণ্ডে সমস্যা হচ্ছিল। রপ্তানি পণ্য নিতে আসা বিদেশি বিমানগুলোকে আমরা জায়গা দিতে পারতাম না। এই পরিত্যক্ত উড়োজাহাজগুলো আমরা আগামী জুনের মধ্যেই নিলাম বা বাজেয়াপ্ত করে বিমানবন্দর থেকে সরিয়ে ফেলব।আরও পড়ুন ...বিমান যাত্রায় আর কোন বিধিনিষেধ থাকছে নামফিদুর রহমান বলেন প্রত্যেকটি বিমানের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা হয়েছে। এখন যে কোনো সময় আমরা নিলামে তুলতে পারি বা স্ক্র্যাব হিসেবে ধ্বংস করে ফেলতে পারি। বিমানগুলো নিলামে তুললে টাকাটা সরাসরি আমাদের অ্যাকাউন্টে ঢুকবে। তাদের কাছে আমরা বহু টাকা পাব।হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ এইচ এম তৌহিদ উল আহসান বলেন রপ্তানি কার্গো ভিলেজের সামনে ১২টি বিমান রাখা ছিল দীর্ঘদিন ধরে। এ কারণে কার্গো ভিলেজের অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। পরিত্যক্ত উড়োজাহাজগুলো রপ্তানি কার্গো ভিলেজের সামনে থেকে সরিয়ে রাখা হয়েছে। এতে কার্গো ভিলেজের খালি জায়গা বেড়েছে। আমাদের পক্ষ থেকে বেবিচক কর্তৃপক্ষকে নিলাম ও ক্রোকের জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছে। এখন বাকিটা তাদের ওপর নির্ভর করছে।পড়ে থাকা উড়োজাহাজগুলোর মধ্যে রয়েছে ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের আটটি জিএমজি এয়ারলাইনসের একটি রিজেন্ট এয়ারওয়েজের দুইটি অ্যাভিয়েনা এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজ। বেবিচক সূত্র জানায় দুই থেকে ১০ বছর পর্যন্ত এগুলো পড়ে আছে বিমানবন্দরে। ফলে ভাড়া বাবদ প্রায় ৯০০ কোটি টাকা পাওনা সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ।২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে কোনো ঘোষণা না দিয়েই ফ্লাইট অপারেশন বন্ধ করে দেয় ইউনাইটেড এয়ার। ২০০৫ সালে বেবিচকের অনুমোদন পাওয়ার পর ২০০৭ সালের ১০ জুলাই ফ্লাইট অপারেশন শুরু করেছিল এ এয়ারলাইনসটি। বেবিচক দেশের বিমানবন্দরগুলো থেকে এয়ারলাইনসটির বিমান সরানোর জন্য একাধিকবার নোটিশ করলেও কোনো ধরনের উদ্যোগ নেয়নি এয়ারলাইনসটি।এছাড়া মধ্য ভারতের ছত্তিশগড়ের রাজধানী রায়পুরের স্বামী বিবেকানন্দ এয়ারপোর্টে এয়ারলাইনসটির একটি বিমান দীর্ঘদিন পড়ে থাকার পর সরানোর উদ্যোগ না নেওয়ায় ২০১৮ সালের আগস্টে সেটিকে রানওয়ের পার্কিংলট থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। ২০১২ সালে বন্ধ হয়ে যায় জিএমজি এয়ারলাইনস। এই এয়ারলাইনসটি বিমানবন্দর থেকে পরিত্যক্ত উড়োজাহাজ সরিয়ে নেওয়ার আশ্বাস দিলেও কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।এদিকে করোনা ভাইরাস মহামারির কারণ দেখিয়ে সব ফ্লাইট বন্ধ ঘোষণা করেছে রিজেন্ট এয়ারওয়েজ। যদিও দেনার দায়ে জর্জরিত হয়ে পড়ায় এয়ারলাইনসটি বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বেবিচক ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর বকেয়া পরিশোধ করতে পারছে না। রিজেন্ট এয়ারওয়েজ আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছিল ২০১০ সালের ১০ নভেম্বর। বেবিচক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেপরিত্যক্ত উড়োজাহাজগুলো নিলামে বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ক্রেতা পাওয়া না গেলে কেজিদরে বিক্রি করা হবে উড়োজাহাজের যন্ত্রাংশ।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1705.csv b/Bangla_fin_news_articles/1705.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d7ad532acbf65b5a07a11e700a418cf6e3516d6f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1705.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1705,২০৩০ সাল নাগাদ ৮৫ হাজার কোটি টাকার প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানির টার্গেট,2021-01-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,শনিবার ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে উদ্বোধন করা হয়েছে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্লাস্টিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি বিপেট। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এর উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জানান হয় দেশের চাহিদা মিটিয়ে আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ বছরে ৮৫ হাজার কোটি টাকার প্লাস্টিক পণ্যসামগ্রী রপ্তানি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বর্তমান এ শিল্পখাত ১ বিলিয়ন ডলারের সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকা প্লাস্টিক পণ্যসামগ্রী রপ্তানি করছে বাংলাদেশ।অভ্যন্তরীণভাবেও বর্তমানে দেশের প্রতিটি মানুষ গড়ে পাঁচসাত কেজি প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার করছে। কিন্তু ১০ বছর পর তা সাত গুণ বেড়ে দাঁড়াবে ৩৫৪০ কেজিতে। তাই সম্ভাবনাময় প্লাস্টিক পণ্যের গুণগত মান বাড়ানো এবং দক্ষ জনবল গড়ে তোলার তাগিদ দিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। তিনি বলেন শুরুতে গার্মেন্টস পণ্যও সীমিত আকারে রপ্তানি হতো এখন পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম গার্মেন্টস রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ জায়গা করে নিয়েছে। প্লাস্টিক পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে সরকার সব ধরনের নীতিগত সহায়তা দেবে।বাংলাদেশ প্লাস্টিক গুডস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও এফবিসিসিআইর সাবেক সহসভাপতি মো. জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাণিজ্য সচিব মো. জাফর উদ্দীন সংগঠনটির ভাইসপ্রেসিডেন্ট গিয়াস উদ্দিন আহমেদ সাবেক প্রেসিডেন্ট শামীম আহমেদ সাবেক প্রেসিডেন্ট এস এম কামাল উদ্দিন প্রাণআরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আহসান খান চৌধুরী প্রমুখ।বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন প্লাস্টিক শিল্প বাংলাদেশের জন্য একটি সম্ভাবনাময় খাত বিশ্বে প্লাস্টিক পণ্যের বিশাল বাজার রয়েছে। পণ্যের মান ডিজাইন ও দক্ষতা দিয়ে বিশ্ববাজার দখল করতে হবে। তিনি বলেন প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে দক্ষতা অর্জনের বিকল্প নেই। এ ইনস্টিটিউট দক্ষ জনশক্তি তৈরি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি। এক সময় বাংলাদেশ তৈরি পোশাক শিল্পের চাহিদা মেটাতে বিদেশ থেকে প্লাস্টিক পণ্য আমদানি করত। আজ বাংলাদেশ এসব প্লাস্টিক পণ্যের চাহিদা পূরণ করে বিদেশে রপ্তানি করছে। তিনি বলেন সরকার এখন মুক্ত বাণিজ্য ও অগ্রাধিকার বাণিজ্য চুক্তির দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এ কারণে বিশ্ব বাজারে রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগ তৈরি হবে।সংগঠনের সভাপতি ও ইনস্টিটিউটের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন বলেন আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ মাথাপিছু ৩৫ কেজি প্লাস্টিকের চাহিদা তৈরি হবে। এজন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। প্লাস্টিক শিল্প খাতের ৫ হাজার কারখানায় বিপুল সংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থান হচ্ছে। আগামীতে আরো কর্মসংস্থান বাড়াতে এ খাতে বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করতে উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি গ্রহণ করছেন। এজন্য সরকারের নীতিগত সহায়তা প্রয়োজন। তিনি বলেন বিপেটের কার্যক্রম দ্রুত শেষ করতে আরো ২৫ কোটি টাকা প্রয়োজন। সংগঠনের পক্ষ থেকে টাকা চেয়ে সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছে। আশা করছি দ্রুত এই অর্থের বরাদ্দ পাওয়া যাবে। তিনি বলেন ভবিষ্যতে রপ্তানি বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে প্লাস্টিক শিল্পখাত। সে কারণেই প্লাস্টিক শিল খাতের দক্ষ জনবল তৈরিতে বিপেট কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1706.csv b/Bangla_fin_news_articles/1706.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5d08d16ea642a75319d11f2b153ad27caa08a6be --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1706.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1706,বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানিতে এলসি খোলার সময় বাড়লো,2021-01-23,ইত্তেফাক অনলাইন রির্পোট,বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানির জন্য বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান কর্তৃক এলসি খোলার সময়সীমা ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।আজ শনিবার ২৩ জানুয়ারি খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার ইত্তেফাক অনলাইনকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।তিনি বলেন আগে বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানির অনুমোদনের জন্য এক সপ্তাহের মধ্যে ঋণপত্র এলসি খোলার বাধ্যবাধকতা ছিল। তা বাড়ানোর ফলে এখন ববরাদ্দকৃত প্রতিষ্ঠান ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় পাচ্ছে।আরও পড়ুন ...বেসরকারিভাবে ৩ লাখ ৩০ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতিসম্প্রতি চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে বেসরকারি পর্যায়ে নতুন করে ৯১ হাজার টন চাল আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। ৬৩ প্রতিষ্ঠান পায় এই অনুমোদন।এ নিয়ে বেসরকারি খাতে ১০ লাখ ১৪ হাজার ৫০০ টন চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। বাজার নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত বেসরকারিভাবে চাল আমদানি অব্যাহত রাখা হবে।ইত্তেফাককেএইচকেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1707.csv b/Bangla_fin_news_articles/1707.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eb722e9d0a5c815a9078bce282cd4890acff1704 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1707.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1707,করোনার মধ্যেও এগিয়ে চলছে দেশের বিস্কুট শিল্প,2021-01-23,রেজাউল করিম খোকন,সবার রুচি ও খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের কারণে গত প্রায় দুই দশকে বাংলাদেশে বিস্কুট ও বেকারি পণ্যের বাজার অনেকটাই সম্প্রসারিত হয়েছে। ঘরের কাছের সাধারণ মুদির দোকানে বা অলিগলির চায়ের টং দোকানে পাঁচ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে ছোট বিস্কুটের প্যাকেট। যেখানে থাকছে কয়েকটি বিস্কুট। সাধারণ মানুষেরতাৎক্ষনিক চাহিদা মেটাতে বেশ কাজ দিচ্ছে দেশে তৈরি বিভিন্ন কোম্পানির প্যাকেটজাত বিস্কুট।বিভিন্ন সুপারশপে ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে অভিজাত বিপণিতে পাওয়া যায় উন্নত মানের বিস্কুটের প্যাকেট। এগুলোও দেশেই তৈরি বিভিন্ন কোম্পানির বিস্কুট। যেগুলো বিদেশি যে কোনো বিস্কুটের চেয়ে স্বাদেমানে কোনো অংশে কম নয়। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের বিস্কুট শিল্প অভাবনীয় অগ্রগতি চোখে পড়ছে। করোনা ভাইরাস মহামারিতে বেশির ভাগ ব্যবসায়ী যেখানে টিকে থাকার চেষ্টায় ব্যস্ত সেখানে সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র লক্ষ করা যাচ্ছে বিস্কুট শিল্পে। করোনা মহামারির মধ্যেই ২০১৯২০ অর্থবছরে আগের অর্থবছরের চেয়ে ১০ শতাংশ বেশি বিস্কুট রপ্তানি হয়েছে। চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত এই প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে।আরও পড়ুন ...এই ঘর আমাগো কাছে স্বপ্নের মতো২০১৯ সালের একই সময়ের চেয়ে গত বছর জুলাই থেকে ডিসেম্বরে বিস্কুট রপ্তানি প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বরে রপ্তানি হয় ১ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার এবং ২০২০ সালের একই সময়ে রপ্তানি হয়েছে ৩ কোটি ১৫ লাখ ডলারের বিস্কুট। যদিও করোনা মহামারির প্রভাবে গত জুলাই থেকে ডিসেম্বরে অন্যান্য বাণিজ্যিক পণ্যের রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে শূন্য দশমিক ৩৬ শতাংশ কমে ১ হাজার ৯২৩ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। করোনা ভাইরাস সংক্রমণের আশংকায় সাধারণভাবে মানুষের মধ্যে রেস্তোরাঁ কিংবা রাস্তার খোলা খাবার দোকানে যাওয়া অনেকটাই কমে গেছে। আজকাল অপেক্ষাকৃত নিরাপদ খাবার হিসেবে প্যাকেটজাত বিস্কুটের চাহিদা অনেকটাই বেড়েছে। কম মূল্যে বিকল্প হিসেবে বিস্কুটকে নির্ভরযোগ্য মনে করছেন সবাই।করোনাকালীন লকডাউনের সময় প্রস্তুতি হিসেবে বিস্কুটকে নির্ভরযোগ্য মনে করছেন সবাই। করোনাকালীন লকডাউনের সময় প্রস্তুতি হিসেবে মানুষ ঘরে ঘরে শুকনো খাবার মজুত করেছিল। ফলে তখন বিস্কুটের চাহিদা বেড়ে যায়। এই অবস্থা পৃথিবীর প্রায় দেশে লক্ষ করা গেছে। সংক্রমণের ভয়ে রেস্তোরাঁর খাবারে মানুষের অনীহার কারণে বাংলাদেশের বিস্কুট প্রস্তুকারক রপ্তানিকারক কোম্পোনিগুলো মহামারির সময় বিশ্ব বাজারে বেশ ভালো একটি জায়গা দখল করতে পেরেছে। উল্লেখ্য বাংলাদেশ প্রতি বছর প্রায় ৪ লাখ ৭৫ হাজার টন বিস্কুট উত্পাদন করে। সংযুক্ত আরব আমিরাত সৌদি আরব ভারত মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর নেপাল ওমান কাতার ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মূলত বাংলাদেশে তৈরি বিস্কুটের ক্রেতা। সরকার রপ্তানিতে ২০ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়ায় তা বিদেশের বাজারে বিক্রি বাড়াতে অবদান রাখছে আলাদাভাবে। দেশের বিস্কুট শিল্প বছরে প্রায় ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে এই শিল্পের বাজারমূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার কোটি টাকায়। জানা গেছে দেশের অভ্যন্তরীণ বাজার ও আন্তর্জাতিক বাজারে বিদ্যমান চাহিদার কারণে করোনা মহামারির সময়ের মধ্যেও বাংলাদেশের বিস্কুট প্রস্তুকারক কোম্পানিগুলো গত বছরের এপ্রিলে মাত্র অল্প কয়েক দিন ছাড়া পুরো সময় ধরে চালু ছিল।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1708.csv b/Bangla_fin_news_articles/1708.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..26884f6ca0e9654c4066c805e60e7366bfeee951 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1708.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1708,আয়োডিনের দাম কমালো বিসিক,2021-01-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আয়োডিনযুক্ত লবণের প্রধান উপাদান পটাশিয়াম আয়োডেটের আয়োডিন দাম কমিয়ে পুনর্নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন বিসিক। ইতিমধ্যে বিসিকের আটটি লবণ জোনে কর্মরত কর্মকর্তা ও লবণ মিলমালিকগণকে এ বিষয়ে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে বিসিক।উল্লেখ্য খাবার লবণ আয়োডিনযুক্তকরণে ব্যবহূত হয় পটাশিয়াম আয়োডেট। পটাশিয়াম আয়োডেট বাংলাদেশে উত্পাদিত হয় না। বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। প্রতি টন লবণ পরিমিত মাত্রায় আয়োডিনযুক্ত করতে ৭০৯০ গ্রাম পটাশিয়াম আয়োডেটের প্রয়োজন হয়। প্রতি বছর লবণ আয়োডিনযুক্তকরণে প্রায় ৩০ টন পটাশিয়াম আয়োডেট ব্যবহূত হয়। একমাত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিদেশ থেকে পটাশিয়াম আয়োডেট আমদানি ও সরবরাহ করে বিসিক।২০১৭১৮ অর্থ বছরে পটাশিয়াম আয়োডেটের দাম প্রতি কেজি ৪ হাজার ৭০০ টাকা থেকে কমিয়ে ৩ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়। বর্তমান পরিস্থিতিতে লবণ কারখানাসমূহকে সহায়তার অংশ হিসেবে পটাশিয়াম আয়োডেটের দাম আরেক দফা কমিয়ে প্রতি কেজি ২ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যে লবণ কারখানাসমূহকে সরবরাহের নির্দেশ প্রদান করেন বিসিক চেয়ারম্যান মো. মোশতাক হাসান এনডিসি।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1709.csv b/Bangla_fin_news_articles/1709.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..80f5872be45f00a192b6c55f5acfd898937d6050 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1709.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1709,নতুন দ্বার উন্মোচিত হচ্ছে মহেশখালীতে,2021-01-23,আবুল কাসেম ভূঁইয়া,কক্সবাজার জেলার অধীন মহেশখালী উপজেলা অতীত কাল থেকে একটি সমৃদ্ধিশালী এলাকা হিসেবে বিশেষভাবে পরিচিত। কক্সবাজার জেলা থেকে এর দূরত্ব ১৫ কিলোমিটার। আদিকাল থেকেই মহেশখালীতে লবণ শুঁটকি চিংড়িমাছ ও মিষ্টি পান উৎপন্ন হয়ে আসছে। দেশের সিংহভাগ লবণ মহেশখালী থেকে যায়। মিষ্টিপানের জন্য মহেশখালীর বিশেষ খ্যাতি রয়েছে।মহেশখালীতে চলমান উন্নয়ন প্রকল্পের মধ্যে মহেশখালীর মাতারবাড়ী এলাকায় ১২০০ মে.ও. কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা হচ্ছে। মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ উত্পাদনকেন্দ্র সম্পর্কে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যায় দেশের ক্রমবর্ধমান বিদ্যুৎ চাহিদা মেটানো এবং প্রাকৃতিক গ্যাস ভিত্তিক বিদ্যুৎ উত্পাদনের ওপর নির্ভরতা কমানোর লক্ষ্যে জ্বালানি হিসেবে কয়লা তুলনামূলকভাবে স্বল্পমূল্যের হওয়ার কারণে সরকারের গৃহীত পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সম্পূর্ণ সরকারের মালিকানাধীন কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের জন্য ২০১১ সালে কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড সিপিজিসিবিএল গঠন করা হয়। লক্ষ্য কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ উত্পাদনকে প্রাধান্য দিয়ে জাপান সরকারের সহায়তায় বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক পাওয়ার সিস্টেম মাস্টার প্ল্যান পিএসপি প্রণয়ন করা হয়েছে। বিদ্যুৎ খাতে সরকারের মহা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সিপিজিসিবিএল সর্বাধুনিক আলটা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এ লক্ষ্যে সিপিজিসিবিএল বেসরকারিভাবে বিদ্যুৎ উত্পাদনের নীতিমালা অথবা পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ অথবা সরকারের অন্য কোন নীতিমালা অনুসরণ করত বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণ করবে।বর্তমানে সিপিজিসিবিএল এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী ও ধলঘাটা ইউনিয়নে ১২০০ মেগাওয়াট আলট্রাসুপার ক্রিটিক্যাল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা। এ প্রকল্পের আওতায় আমদানিকৃত কয়লা লোডআনলোড জেটি বিদ্যুৎ উত্পাদনকেন্দ্র টাউনশিপ নির্মাণ স্থানীয় এলাকায় বিদ্যুতায়ন বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন নির্মাণ এবং বিদ্যুেকন্দ্রের সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হবে। উক্ত প্রকল্পের পরিবেশগত ও সামাজিক প্রভাব মূল্যায়ন সমীক্ষা ইআইএমএ এবং সাম্ভাব্যতা ২০১৩১৪ অর্থবছরে সম্পাদন করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার এবং জাইকার মধ্যে ২০১৪ সালের ১৬ জুন একটি ঋণ চুক্তি সম্পাদিত হয়। উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব জিডিপি অনুযায়ী এই প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ৩৫ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা। প্রকল্পের মোট অর্থায়নের ২৮ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা প্রকল্প সাহায্য হিসেবে জাইকা থেকে এবং অবশিষ্ট ৭ হাজার ৪৫ কোটি টাকা বাংলাদেশ সরকার ও সিপিজিসিবিএল নিজস্ব তহবিল থেকে সংস্থান করা হবে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে দেশে বিদ্যুৎ ঘাটতি পূরণের পাশাপাশি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিসহ দক্ষ জনবল তৈরি হবে।কয়লা লোডআনলোডের জন্য বন্দর সহ মাতাবাড়ি ১২০০ মেগাওয়াট আলট্রাসুপার ক্রিটিক্যাল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের নিমিত্ত ১৬০৮ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পটি সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের জন্য ২০১৫ সালে হিসেবে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এমজেভিসিকে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। জাপানের সুমিতোমো করপোরেশন তোশিবা করপোরেশনের কনসোর্টিয়ামকে মাতাবাড়ি ১২০০ মেগাওয়াট আলট্রাসুপার ক্রিটিক্যাল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পে ইপিসি ঠিকাদার হিসেবে ২০১৭ সালে নিয়োগ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে বিদুেকন্দ্র ও বন্দর নির্মাণের প্রস্তুতিমূলক কাজগুলো মেসার্স পেন্টাওশান কনস্ট্রাকশন লিমিটেডকে প্রদান করা হয়েছে। বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণকালীন সময়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ ও স্থানীয় গ্রামীণ জনপদের বিদ্যুতায়নের লক্ষ্যে চকরিয়ামাতাবাড়ি ১৩২ কেভি সঞ্চালন লাইন ও মাতাবাড়ি ১৩২৩৩ কেভি সাবস্টেশন নির্মাণ করা হয়েছে। ২০১৭ সালের ২২ আগস্ট থেকে ইপিসি ঠিকাদার বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৮ সালের ২৮ জানুয়ারি মাতাবাড়ি ১২৬০০ মেগাওয়াট আলট্রাসুপার ক্রিটিক্যাল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেছেন।বর্তমানে ইপিসি ঠিকাদারদের চ্যানেল ড্রেজিং পাওয়ার বণ্টক ও কোল ইয়ার্ডের ভূমি উন্নয়ন এবং আনুষঙ্গিক কার্যক্রম চালু রয়েছে। এই প্রকল্পের জন্য অধিগ্রহণকৃত জমির মালিকদেরকে ক্ষতিপূরণ প্রদানের জন্য বিসেটেলমেন্ট অ্যাকশন প্ল্যান প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের জন্য এনজিও নিয়োগ করা হয়েছে। ২০১৮ সালে নভেম্বর মাস পর্যন্ত ভূমি অধিগ্রহণের ফলে ৬৪৯ জন জমির মালিককে এককালীন ক্ষতিপূরণ হিসেবে ১৪.২৮৮ টাকা এবং ভূমিহারা ৯৬ জন তাদের জমির অতিরিক্ত মূল্য হিসেবে ৯.৯৩৮ কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া ভূমিহীন পরিবার ও পানি উন্নয়ন বাঁধের ওপর বসবাসকারী বাস্তুহারা পরিবারের জন্য ঘরবাড়ি নির্মাণের কাজ চলছে। মাতাবাড়ি বিদ্যুৎ প্রকল্প চালু হলে দেশের বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে। মহেশখালীতে সরকার যেসব উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ডের উদ্যোগ নিয়েছে সেগুলো বাস্তবায়িত হলে দেশের অর্থনীতিতে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে। আমরা আশা করি মহেশখালীর এই উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বিশালসংখ্যক লোকের কর্মসংস্থান হবে। স্থানীয় লোকদের জীবনযাত্রার মান অনেক বেড়ে যাবে।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1710.csv b/Bangla_fin_news_articles/1710.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..856b7215d006261596cd0cff0bf6c32ce34e2705 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1710.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1710,পোশাকের রপ্তানি কমেছে ৪৭ হাজার কোটি টাকার,2021-01-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাসের প্রভাবে বড় ধাক্কা খেয়েছে দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হিসাব অনুযায়ী সদ্য সমাপ্ত ২০২০ সালে গত বছর সব মিলিয়ে রপ্তানি কমেছে ৫৭৩ কোটি ডলার বা প্রায় ৪৮ হাজার ৭০০ কোটি টাকার। এর মধ্যে পোশাক রপ্তানি কমে গেছে ৫৬০ কোটি ১৭ লাখ মার্কিন ডলারের যা স্থানীয় মুদ্রায় প্রায় ৪৭ হাজার ৬১৪ কোটি টাকা। দেশের মোট রপ্তানির ৮৩ শতাংশই আসে পোশাক খাত থেকে। তবে অন্যান্য খাতের পণ্যের তুলনায় গড়ে পোশাক পণ্যের রপ্তানি কমেছে বেশি হারে।করোনা মহামারির সময় শিল্পের টিকে থাকার স্বার্থে সরকার বড় অঙ্কের প্রণোদনা সহায়তা ঘোষণা করেছিল। এর শুরু হয়েছিল তৈরি পোশাকশিল্পকে দিয়ে। এ খাতের শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের জন্য সামান্য সূদে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা দেওয়া হয়েছিল। এছাড়া চলতি মূলধন যোগানোর লক্ষ্যে ৩০ হাজার কোটি টাকার তহবিল থেকেও ঋণ পেয়েছেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। তবে অন্যান্য খাতের মতো অভিযোগ রয়েছে এ খাতেও অপেক্ষাকৃত ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তারা প্রণোদনার ঋণ নিতে পারেননি। আবার নামমাত্র সুদে শ্রমিকের বেতনের জন্য দেওয়া ঋণও সব কারখানা পায়নি। পোশাকশিল্প মালিকদের দুই সংগঠনের সদস্যের বাইরে কোনো কারখানা এ ঋণের সুবিধা পাননি। এ খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন ব্যাংকগ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে ঋণ দেওয়ার শর্ত থাকায় অপেক্ষাকৃত ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের অনেকেই বঞ্চিত হয়েছেন। সব মিলিয়ে রপ্তানি কমে যাওয়া এবং প্রণোদনার সুবিধাবঞ্চিত তৈরি পোশাক খাতের ছোট উদ্যোক্তাদের জন্য এখন দুর্দিন।আরও পড়ুন ...বিশ্ব বাণিজ্যকে সুসংহত করতে হবে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীপোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম ইত্তেফাককে বলেন ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তাদেরই ঋণের প্রয়োজন ছিল বেশি। কিন্তু তাদের অনেকেই প্রণোদনার ঋণ পাননি। ব্যাংকগ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে ঋণ দেওয়ার শর্ত থাকায় তাদের কাছে এ সুবিধা পৌঁছায়নি।সূত্র জানায় গত বছর পোশাকের দরও কমে গেছে। তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাম্প্রতিক হিসাব অনুযায়ী ২০২০ সালে নিটওয়্যার পণ্যে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হওয়া ১২ ধরনের পোশাকের দর কমেছে আগের বছরের ২০১৯ সাল তুলনায় ৩ দশমিক ৪৭ শতাংশ। আর আট ধরনের ওভেন পোশাকের রপ্তানি মূল্য কমেছে গড়ে ১ শতাংশ। ....গার্মেন্টসের কর্মযজ্ঞে কাজ করছেনশ্রমিকেরা। ছবি সংগৃহীতঅর্থনীতিবিদরা বলছেন করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার কারণে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া পিছিয়ে যাবে। তবে করোনা ভাইরাসের টিকা প্রয়োগ শুরু হওয়ায় মানুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ফিরছে। অর্থনীতিবিদ ও পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর ইত্তেফাককে বলেন করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে রপ্তানির এ খারাপ পরিস্থিতি আগামী মার্চ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। সব মিলিয়ে এ বছরের দ্বিতীয় ভাগের আগে জুন পর্যন্ত খুব অগ্রগতির সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। আশার কথা হলো প্রধান রপ্তানি গন্তব্যের দেশগুলোতে টিকার প্রয়োগ শুরু হওয়ায় মানুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়ছে।আরও পড়ুন ...নিজস্ব স্বার্থ রক্ষায় একজোট এশিয়ার ছয় পোশাক রপ্তানিকারক দেশবাংলাদেশের পোশাকের প্রধান গন্তব্য ২৭ দেশের জোট ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্র। এর বাইরে কানাডা অস্ট্রেলিয়া চীন জাপানও পোশাক বড় বাজার। রপ্তানিকৃত পোশাকের ৮০ শতাংশের ওপরে যায় এসব দেশে। এর মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে করোনার দ্বিতীয় প্রবাহ শুরু হওয়ায় রপ্তানি আদেশেও প্রত্যাশিত গতি নেই বলে জানিয়েছেন শিল্প মালিকরা।নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা অ্যাপারেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলে শামীম এহসান ইত্তেফাককে বলেন অতীতে বছরের এ সময়ে যে ক্রয়াদেশ থাকার কথা এখন তা নেই। অন্যদিকে ওভেন পোশাক রপ্তানিকারকদের অবস্থা অপেক্ষাকৃত বেশি খারাপ।ইপিবির হিসাব অনুযায়ী ২০২০ সালে সব মিলিয়ে পোশাক রপ্তানি কমেছে আগের বছরের চেয়ে ১৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ। এর মধ্যে করোনার শুরুর দিকে লকডাউনের কারণে রপ্তানি ব্যাহত হয়েছে ব্যাপকভাবে। গত মার্চে পোশাক রপ্তানি কমেছিল ২০ শতাংশ এপ্রিলে ৮৫ শতাংশ আর মে মাসে ৬২ শতাংশ। জুনে তা কিছুটা সহনীয় পর্যায়ে আসে ৬ দশমিক ৬৩ শতাংশ। জুলাইয়ে প্রায় দুই শতাংশ কমার পর আগস্ট ও সেপ্টম্বরে আড়াই ও তিন শতাংশ বেড়েছিল। তবে এর পরের মাসগুলোতে আবার কমতে শুরু করে। সর্বশেষ তিন মাস অক্টোবর নভেম্বর ও ডিসেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছিল পৌনে আট শতাংশ দুই দশমিক ৬৬ শতাংশ ও পৌনে ১০ শতাংশ।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1711.csv b/Bangla_fin_news_articles/1711.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a6321da016e2eca337d76f976ed852a99876f914 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1711.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1711,বিশ্ব বাণিজ্যকে সুসংহত করতে হবে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী,2021-01-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম বলেছেন আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংস্থার সহায়তায় এশিয়া সহযোগিতা সংলাপের অন্তর্ভুক্ত দেশসমূহে একটি টেকসই এবং স্থিতিশীল সরবরাহ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করে বিশ্ব বাণিজ্যকে আরও সুসংহত করতে হবে। নতুন স্বাভাবিক নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত পর্যটন শীর্ষক এসিডির ১৭তম মন্ত্রী পর্যায়ের ভার্চুয়াল বৈঠকে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। তুরস্কের আয়োজনে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলু চাভুসৌলু।আরও পড়ুন ...পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল শাহরিয়ার আলমপররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন কোভিড ১৯ মহামারি উদ্ভূত ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় দেশীয় পর্যটনগুলির উন্নয়ন একটি অন্যতম সম্ভাব্য উপায় হতে পারে ।তিনি জানান মহামারির ফলে ২০২০ সালে বাংলাদেশের এই উদীয়মান পর্যটন খাতের মোট ক্ষতি প্রায় ১৮০ বিলিয়ন টাকা। পর্যটন খাতকে পুনরুজ্জীবিত করার লক্ষ্যে সরকার ২০২০২১ অর্থবছরের বাজেটে প্রায় ৩৬৮৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। ....এসিডির ১৭তম মন্ত্রী পর্যায়ের ভার্চুয়াল বৈঠক। ছবি সংগৃহীততিনি উল্লেখ করেন বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্প প্রাকৃতিক সম্পদ এবং ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থাপনাগুলো পর্যটন শিল্পকে সমৃদ্ধ করেছে।আরও পড়ুন ...রেমিটেন্স যোদ্ধাদের দুর্দশা লাঘবে মিশন প্রধানদের সচেষ্ট থাকতে বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রীবৈঠকে প্রতিমন্ত্রী রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বিশ্ব নেতৃবৃন্দকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। তিনি বলেন রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধান রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে নিহিত রয়েছে। ব্যাপক সংখ্যক রোহিঙ্গাদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কক্সবাজারের পর্যটন এলাকা পরিবেশগত বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে।এসিডির বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন তুরস্ক কম্বোডিয়া ভুটান নেপাল থাইল্যান্ড আফগানিস্তান শ্রীলংকা মিয়ানমার কুয়েত বাহরাইন কাজাখিস্তান লাওস ও ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীবৃন্দ এবং মালয়েশিয়া জাপান ভিয়েতনাম চীন রাশিয়া সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীবৃন্দ।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1712.csv b/Bangla_fin_news_articles/1712.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3f0f384eaba935a08635de69e21a9360a13fbca5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1712.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1712,আলেশা মার্টে ৩০ ডিসকাউন্ট অফার,2021-01-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের অন্যতম বৃহৎ ইকমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্ট . তাদের কাস্টমারদের জন্য নিয়ে এসেছে এক বিশেষ অফার। মোটরসাইকেল ইলেকট্রনিকস পণ্য হোম এপ্লায়েন্স স্মার্টফোন এবং গ্যাজেট এক্সেসোরিজে থাকছে ৩০ ছাড়। অফারটি চলবে ২১ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত।আলেশা মার্ট বাংলাদেশের স্বনামধন্য এবং অন্যতম বৃহৎ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আলেশা হোল্ডিংসের একটি অঙ্গসংস্থা।বাংলাদেশের এক দল দূরদর্শী এবং দক্ষ বিজনেস লিডারদের হাত ধরে ২০১৮ সালে আলেশা হোল্ডিংস যাত্রা শুরু করে।আরও পড়ুন ...ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশের লোগো উন্মোচনতারই ধারাবাহিকতায় তারা নিয়ে এসেছে আলেশা মার্ট নামের নতুন প্রজন্মের এক ইকমার্স সাইট যা ভোক্তাদের চাহিদা পূরণ করতে দারুণ কিছু উদ্ভাবনী এবং কাস্টমাইজড সেবা নিয়ে এসেছে। বর্তমানে দেশের ক্রমবর্ধমান ইকমার্স ইন্ডাস্ট্রিতে ক্রেতাদের সহজ এবং ঝামেলাবিহীন অনলাইন কেনাকাটার অভিজ্ঞতা দিতে কাজ করে যাচ্ছে আলেশা মার্ট। সেই সাথে দ্রুততর সময়ে পণ্য ক্রেতাদের দোরগোড়ায় পৌঁছানো নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিপুল পরিমাণ মানসম্মত পণ্যসম্ভার নিয়ে আলেশা মার্ট সেবা দিয়ে যাচ্ছে।আলেশা মার্টএর কিছু উল্লেখযোগ্য সেবা সমূহ দ্রুত ডেলিভারির নিশ্চয়তা মানসম্মত পণ্যের সমাহার মেডিসিন ডেলিভারি সেবা নিয়মিত ডিসকাউন্ট অফার আকর্ষণীয় মেম্বারশিপ প্যাকেজ ক্যাশ টাকা ডেলিভারি সুবিধা বাকিতে গ্রোসারি পণ্য কেনার সুবিধা ফ্রিল্যান্সারদের কাজের সুযোগ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের উৎপাদিত পণ্য রপ্তানি করার সুযোগ।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1713.csv b/Bangla_fin_news_articles/1713.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a24f9821b0d51449b35b59bd08b0dad05e46e61f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1713.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1713,লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রাজস্ব আদায়ে বড় ঘাটতি,2021-01-21,রিয়াদ হোসেন,করোনার ধাক্কা সামলে রাজস্ব আদায়ে কিছুটা গতি ফিরতে শুরু করলেও লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আদায়ে ঘাটতি দিনে দিনে বিস্তৃত হচ্ছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথমার্ধে জুলাইডিসেম্বর ঘাটতি প্রায় ৩১ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। পরবর্তী মাসগুলোতে লক্ষ্যমাত্রা বেশি থাকায় অর্থবছর শেষ নাগাদ এই ঘাটতি ৮০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদেরা। মূলত করোনার কারণে স্থানীয় ও বিশ্ববাণিজ্যে গতিমন্থরতাই এর পেছনে অন্যতম কারণ বলে মনে করা হচ্ছে।আয় কম হওয়ায় এর ধাক্কা লেগেছে সরকারের বাজেট ব্যয়েও। বিশেষত উন্নয়ন ব্যয় প্রত্যাশার তুলনায় অনেক কম। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের আইএমইডি গতকাল প্রকাশিত সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী গত ছয় মাসে বার্ষিক উন্নয়ন ব্যয় এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে মাত্র ২৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ। এটি টাকার অঙ্কে গত ১১ বছরে সর্বনিম্ন বাস্তবায়ন।আরও পড়ুন ... ...দেশের অর্থনীতি সঠিক পথেই আছে অর্থমন্ত্রীসরকার আয়কর মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট ও আমদানি শুল্ক খাত থেকেই মোটা দাগে রাজস্ব আদায় করে থাকে। অর্থনীতিবিদ ও রাজস্ব আদায়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তরা বলছেন করোনার কারণে অর্থনীতি প্রায় বসে গেছে। সেখান থেকে অর্থনীতি ধীরে ধীরে চলতে শুরু করলেও ব্যবসাবাণিজ্য তথা মানুষের আয়ে সেই অর্থে গতি ফেরেনি। স্বাভাবিকভাবেই সরকারের আয়ও প্রত্যাশিত বাড়ছে না। তবে এনবিআরের নানামুখী চেষ্টায় গত কয়েক মাসে রাজস্ব আদায় বাড়তে শুরু করেছে। তা সত্ত্বেও গত ছয় মাসে সব মিলিয়ে রাজস্ব আদায় বেড়েছে মাত্র সোয়া ২ শতাংশের মতো। এছাড়া সর্বশেষ ডিসেম্বর মাসে আদায় বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশ। তবু লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ঘাটতি বাড়ছেই।আরও পড়ুন ...নিজস্ব স্বার্থ রক্ষায় একজোট এশিয়ার ছয় পোশাক রপ্তানিকারক দেশগত ছয় মাসে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছিল ১ লাখ ৪১ হাজার ২২৫ কোটি টাকা। আদায় হয়েছে প্রায় ১ লাখ ৯ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। অবশ্য রাজস্বে এত বেশি ঘাটতির পেছনে অন্যতম কারণ বিপুল রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা। এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী গত পাঁচ বছরে স্বাভাবিক অর্থনৈতিক গতি থাকা সত্ত্বেও রাজস্ব আদায় বেড়েছিল গড়ে ১০ দশমিক ২০ শতাংশ হারে। চলতি বছর করোনার প্রভাবে সার্বিকভাবে ব্যবসায় ও শিল্পোত্পাদনে গতি নেই। সেই বিবেচনায় আদায়ে প্রবৃদ্ধি আরো কমে যাওয়াই স্বাভাবিক। অথচ এবার এনবিআরের রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৫১ শতাংশ সর্বশেষ গত ২০১৯২০ অর্থবছরে এনবিআর রাজস্ব আদায় করেছিল ২ লাখ ১৮ হাজার ৪২০ কোটি টাকা। আগের বছরের তুলনায় আদায় না বেড়ে উলটো কমে গিয়েছিল সোয়া ২ শতাংশ। অথচ চলতি অর্থবছরের জন্য ৫১ শতাংশ বাড়িয়ে এনবিআরকে আদায় করতে হবে ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে বাকি ছয় মাসে এনবিআরকে আদায় করতে হবে ২ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকার ওপরে।আরও পড়ুন ...গ্যাসের বকেয়া বিল ৯ হাজার ১৯ কোটি টাকাঅর্থনীতিবিদ ও পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর ইত্তেফাককে বলেন বাস্তবতা বিবেচনায় এবারের রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়নি। ফলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আদায়ে বেশি ঘাটতি দেখা যাচ্ছে। অর্থবছর শেষে এই ঘাটতি ৮০ হাজার কোটি টাকায় ঠেকতে পারে বলে মনে করেন তিনি।এত বেশি হারে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা দেওয়ায় মাঠ পর্যায়ে হয়রানির অভিযোগও আসে বিভিন্ন সময়ে। ইস্যুটি নিয়ে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই এর আগে কথা বলেছে। এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক ইত্তেফাককে বলেন বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ীদের অস্তিত্বই টিকিয়ে রাখা যেখানে কঠিন হয়ে যাচ্ছে সেখানে এত বেশি রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা নেওয়ার কারণ আমাদের বোধগম্য নয়।ইক্কেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1714.csv b/Bangla_fin_news_articles/1714.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3e9215ca36577c2ef495b551a70927ac813658a4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1714.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1714,দেশের অর্থনীতি সঠিক পথেই আছে অর্থমন্ত্রী,2021-01-20,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আওয়ামী লীগ সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদের ধারাবাহিকতায় দেশের অব্যাহত সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা একদিকে যেমন অভ্যন্তরীণ ভিত আরও মজবুত করেছে অন্যদিকে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের অগ্রগতি থেকে নির্দ্বিধায় বলা যায় আমরা সঠিক পথে রয়েছি।আজ বুধবার সকালে জাতীয় সংসদের অধিবেশনে ২০১৯২০২০ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের অগ্রগতির প্রতিবেদন তুলে ধরে এ কথা বলেন তিনি।প্রতিবেদনে তিনি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিক পর্যন্ত বাজেট বাস্তবায়ন অগ্রগতি ও আয় ব্যায়ের গতিধারা সামষ্টিক অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ রাজস্ব পরিস্থিতি বাজেট ভারসাম্য ও অর্থায়ন মুদ্রা ও ঋণ পরিস্থিতি বৈদেশিক খাত মূল্যস্ফীতির অবস্থা তুলে ধরেন।আরও পড়ুন ...নিজস্ব স্বার্থ রক্ষায় একজোট এশিয়ার ছয় পোশাক রপ্তানিকারক দেশঅর্থমন্ত্রী উল্লেখ করেন করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার ২৩টি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে। এর মোট পরিমাণ ১ লাখ ২৪ হাজার ৫৩ কোটি টাকা। জিডিপির হার ক্রমাগত বেড়েছে। কোভিড১৯ এর কারণে কিছুটা স্লথ হয়েছে। তারপরও এশিয়ার অনেক দেশের চেয়ে আমাদের জিডিপি অনেক ভালো। বর্তমানে জিডিপি ৫.২৪ শতাংশ। মাথাপিছু আয়ও বেড়েছে বর্তমানে মাথা পিছু আয় ২০৬৬ মার্কিন ডলার। আমাদের রফতানি আয় ৪৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে।আরও পড়ুন ... গ্যাসের বকেয়া বিল ৯ হাজার ১৯ কোটি টাকাতার মতে আমাদের অভীষ্ট লক্ষ্য ২০৪১ সালে উপনীত হওয়া। আমাদের লক্ষ্য হলো ওই সময়ে উন্নত অর্থনীতির দেশে উন্নীত হওয়া। আমরা খুব শিগগিরই অনুন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবো।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1715.csv b/Bangla_fin_news_articles/1715.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..14bc1ff384d114a0371bbf1bb6390e91a04335e5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1715.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1715,নিজস্ব স্বার্থ রক্ষায় একজোট এশিয়ার ছয় পোশাক রপ্তানিকারক দেশ,2021-01-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ব পোশাকের বাজারে বরাবরই চালকের আসনে বায়ার ও ব্র্যান্ডগুলো। অভিযোগ রয়েছে অনেক ক্ষেত্রেই তারা নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ক্রয়াদেশ বাতিল অন্যত্র স্থানান্তর কিংবা অর্থ পরিশোধে বিলম্ব করে। এমনকি বিভিন্ন শর্ত দেখিয়ে কখনো কখনো অর্থ পরিশোধ না করার কথাও শোনা যায়। এতে ক্ষতির মুখে পড়েন রপ্তানিকারকরা। ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর এ ধরনের অনৈতিক কার্যক্রমের বিরুদ্ধে আনএথিকাল বায়িং প্র্যাকটিস একজোট হয়েছে এশিয়ার ছয়টি দেশের ৯ তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক সমিতি।বিশ্বের শীর্ষ পোশাক রপ্তানিকারক দেশ চীন ছাড়াও বাংলাদেশ ভিয়েতনাম কম্বোডিয়া পাকিস্তান ও মিয়ানমারের পোশাক ও টেক্সটাইলপণ্য রপ্তানিকারক সমিতিগুলোর সমন্বয়ে এ জোট গঠিত হয়েছে। সম্মিলিতভাবে বিশ্ববাজারের রপ্তানিকৃত পোশাকের ৬০ শতাংশই রপ্তানি করে এসব দেশের রপ্তানিকারকরা। এর নাম দেওয়া হয়েছে সাসটেইনেবল টেক্সটাইল অব দ্য এশিয়ান রিজিয়ন বা স্টার নেটওয়ার্ক। এ ধরনের একটি প্ল্যাটফরম আগেই গঠিত হলেও গত ১২ জানুয়ারি এ জোট নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। এর মুখপাত্র নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশের পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালক মিরান আলী।এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে স্টার নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে বলা হয় পণ্য পাঠানো বায়ারের কাছে এবং অর্থ পরিশোধ পদ্ধতিতে একটি একক অবস্থান তৈরির লক্ষ্যে পণ্য উত্পাদনকারীদের একজোট হওয়া দরকার যাতে পারচেজিং প্র্যাকটিসের উন্নয়নে শক্ত অবস্থান থাকে। এই জোটে যুক্ত সংগঠনগুলো হলো বাংলাদেশের পোশাকশিল্প মালিকদের দুইটি সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ চায়না ন্যাশনাল টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেল কাউন্সিল সিএনটিএসি দ্য গার্মেন্ট ম্যানুফেচারার্স অ্যাসোসিয়েশন অব কম্বোডিয়া জিএমএসি মিয়ানমার গার্মেন্টস ম্যানুফেকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন এমজিএমএ পাকিস্তান হোসিয়ারি ম্যানুফেকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন পিএইচএমএ পাকিস্তান টেক্সটাইল এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন পিটিইএ টাওয়েল ম্যানুফেকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন অব পাকিস্তান টিএমএ এবং ভিয়েতনাম টেক্সটাইল অ্যান্ড গার্মেন্ট অ্যাসোসিয়েশন ভিআইটিএএস।স্টার নেটওয়ার্কের মুখপাত্র মিরান আলী ইত্তেফাককে বলেন এই জোটের উদ্দেশ্য হলো পণ্য ক্রয় কার্যক্রমে ক্রেতাদের নৈতিকতার মধ্যে আনতে নিজেদের শক্ত অবস্থান তৈরি করা। অনেক সময় পণ্য পাঠানো অর্থ পরিশোধের ক্ষেত্রে ক্রেতা অনৈতিক দাবি করে থাকেন। এ অনৈতিক দাবি না মানলে তারা অন্য দেশে ক্রয়াদেশ নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেন। এই জোট শক্তিশালী হলে এ ধরনের অনৈতিক চাপ দেওয়ার ক্ষেত্রে তারা সতর্ক হবেন বলে আশা করছি।সম্প্রতি করোনার সময়ও অনেক ক্রেতাপ্রতিষ্ঠান বিভিন্ন শর্তের দোহাই দিয়ে ঢালাওভাবে ক্রয়াদেশ বাতিল করেছেন। অনেকে বিপুল পরিমাণ ডিসকাউন্ট দাবি করেছেন কিংবা অর্থ পরিশোধ ইচ্ছামাফিক পিছিয়ে দিয়েছেন। এতে বিপুল ক্ষতির মুখে পড়েছেন রপ্তানিকারকরা। এ পরিপ্রেক্ষিতে এ জোটকে শক্তিশালী করার তাগিদ অনুভব করেন রপ্তানিকারকরা।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1716.csv b/Bangla_fin_news_articles/1716.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7497fa0317d3e13f4c7aa5cc05292bb26b7a9334 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1716.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1716,গ্যাসের বকেয়া বিল ৯ হাজার ১৯ কোটি টাকা,2021-01-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু সংসদকে জানিয়েছেন গ্রাহকদের কাছে দেশের সরকারি ছয়টি বিতরণ কোম্পানির গ্যাস বিল বকেয়ার পরিমাণ ৯ হাজার ১৯ কোটি ৪ লাখ টাকা। গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে টেবিলে উপস্থাপিত প্রশ্নোত্তরে এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এ তথ্য দেন।নসরুল হামিদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি বকেয়া তিতাস গ্যাসের এর বকেয়া বিলের পরিমাণ ৬ হাজার ৬৭৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা। বাখরাবাদ গ্যাস কোম্পানির বকেয়া ৬৯৬ কোটি ৮১ লাখ কর্ণফুলীর ৮৪৪ কোটি ৯৫ লাখ জালালাবাদের ৪৮৩ কোটি ৩২ লাখ পঞ্চিমাঞ্চলের ১৯৫ কোটি ১৯ লাখ ও সুন্দরবন গ্যাস কোম্পানির ১২০ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।আরেক প্রশ্নের জবাবে জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী গত ১০ বছরে তিতাস গ্যাসের সিস্টেম লসের তথ্য তুলে ধরেন। তিনি জানান ২০১২১৩ অর্থবছরে সিস্টেম লস প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমে এলেও আবার বেড়েছে। ১০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সিস্টেম লস হয়েছে ২০১৮১৯ অর্থবছরে তখন তিতাসের সিস্টেম লস ছিল ৫ দশমিক ৭১ শতাংশ। ২০০৯১০ অর্থবছরে সিস্টেম লস ছিল ২ দশমিক ১৪ শতাংশ ২০১০১১ অর্থবছরে ১ দশমিক ৮২ শতাংশ ২০১১১২ অর্থবছরে ১ দশমিক ৩৯ শতাংশ ২০১২১৩ অর্থবছরে শূন্য দশমিক ০৩ শতাংশ ২০১৩১৪ অর্থবছরে শূন্য দশমিক ৩২ শতাংশ ২০১৪১৫ অর্থবছরে ৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ ২০১৫১৬ অর্থবছরে ২ দশমিক ৮১ শতাংশ ২০১৬১৭ অর্থবছরে ১ দশমিক ৩৫ শতাংশ ২০১৭১৮ অর্থবছরে ১ দশমিক ১৭ শতাংশ ২০১৮১৯ অর্থবছরে ৫ দশমিক ৭১ শতাংশ এবং ২০১৯২০ অর্থবছরে ২ শতাংশ সিস্টেম লস হয়েছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1717.csv b/Bangla_fin_news_articles/1717.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d0dce38765f31d85dd09c9d095f9587b3e6c787b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1717.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1717,এবার নাও হতে পারে বাণিজ্য মেলা,2021-01-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে এবার নাও হতে পারে বাণিজ্য মেলা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে মঙ্গলবার ১৯ জানুয়ারি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একাধিক সূত্র ইত্তেফাককে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।করোনা মহামারির কারণে বছরের শুরুর পরিবর্তে ১৭ মার্চ থেকে ২৬তম আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উদ্বোধনের প্রস্তুতি চলছিলো জুড়ে সড়ে। কিন্তু প্রথমবারের মতো পূর্বাচলে এই মেলা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা নিয়ে দেখা দিয়েছে নানা অনিশ্চয়তা।গতকাল সোমবার ১৮ জানুয়ারি জাতীয় দৈনিকে মেলার প্যাভিলিয়নরেস্টুরেন্টস্টলের স্পেস বরাদ্দের জন্য দরপত্র আহ্বান করে বিজ্ঞপ্তিও দেয় রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি।তবে মঙ্গলবার একাধিক সূত্র জানিয়েছে এবার বাণিজ্য মেলা হচ্ছে না। আগামীকাল বুধবার ২০ জানুয়ারি এব্যাপারে সব ক্লিয়ার হবে বলেও জানায় সূত্রটি।উল্লেখ্য ২৫ বছরে ধরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অস্থায়ী জায়গায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রতিবছর জানুয়ারির ১ তারিখ প্রধানমন্ত্রী এ মেলা উদ্বোধন করেন। এবার করোনার কারণে সেটা পিছিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিবস ১৭ মার্চকে কেন্দ্র করে মাসব্যাপী এ মেলা আয়োজনের প্রস্তুতি নেয়া হয়।প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে পূর্বাচলের বাংলাদেশচায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে বসার কথা ছিল এই মেলা।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1718.csv b/Bangla_fin_news_articles/1718.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..99e11e8bb6f7f951463dd7ae34de70cfb3aba8b7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1718.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1718,৩০ দিনের মধ্যে লভ্যাংশ প্রদানের নির্দেশ,2021-01-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির ঘোষিত লভ্যাংশ চূড়ান্ত অনুমোদনের ৩০ দিনের মধ্যে বিনিয়োগকারীদের বুঝিয়ে দিতে হবে। আর মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ ট্রাস্টির অনুমোদনের ৪৫ দিনের মধ্যে বিনিয়োগকারীদের বুঝিয়ে দিতে হবে। তবে কেউ লভ্যাংশ দাবি না করলে বা অপরিশোধিত থাকলে তা তিন বছর পরে কমিশনের নির্দেশিত ফান্ডে হস্তান্তর করতে হবে। সোমবারএ বিষয়ে একটি নির্দেশনা জারি করেছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি।বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতউলইসলাম স্বাক্ষরিত নির্দেশনায় বলা হয়েছে ইস্যুয়ার কোম্পানি লভ্যাংশ বিতরণের জন্য পলিসি গঠন করবে। যা বার্ষিক প্রতিবেদন ও কোম্পানির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করবে। কোম্পানিগুলোকে বার্ষিক বা চূড়ান্ত লভ্যাংশ অনুমোদনের ৩০ দিনের মধ্যে এবং অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ রেকর্ড ডেটের পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে শেয়ারহোল্ডারদের প্রদান করতে হবে। আর মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ ট্রাস্টির অনুমোদনের ৪৫ দিনের মধ্যে প্রদান করতে হবে।এতে আরো বলা হয়েছে পরিচালনা পর্ষদ বা ট্রাস্টির ঘোষণার ১০ দিনের মধ্যে নগদ লভ্যাংশ পৃথক ব্যাংক হিসাবে রাখতে হবে। এ নগদ লভ্যাংশ বিইএফটিএনর মাধ্যমে শেয়ারহোল্ডার বা ইউনিটহোল্ডারের ব্যাংক হিসাবে সরাসরি প্রদান করবে। তবে স্টক ব্রোকার মার্চেন্ট ব্যাংকার বা পোর্টফলিও ম্যানেজার মার্জিন ঋণগ্রহীতা গ্রাহক বা ডেবিট ব্যালেন্সের জন্য নগদ লভ্যাংশ চাইলে কোম্পানি সমন্বিত কাস্টমারস ব্যাংক হিসাবে বা মার্চেন্ট ব্যাংক বা পোর্টফলিও ম্যানেজারের পৃথক ব্যাংক হিসাবে বিইএফটিএনের মাধ্যমে পাঠাবে বলে নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে।বিএসইসির এ নির্দেশনায় প্রবাসী উদ্যোক্তা পরিচালক শেয়ারহোল্ডার ইউনিটহোল্ডার ও ফরেন পোর্টফলিও ইনভেস্টরদেরকে সব আইনকানুন মেনে সিকিউরিটি কাস্টডিয়ানের মাধ্যমে ইস্যুয়ারকে নগদ লভ্যাংশ প্রদান করতে হবে। নগদ লভ্যাংশ প্রদানের বিষয়টি শেয়ারহোল্ডার বা ইউনিটহোল্ডারদেরকে মোবাইলে এসএমএস বা ইমেইলের মাধ্যমে জানাবে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি। যদি শেয়ারহোল্ডার বা ইউনিটহোল্ডারের ব্যাংক হিসাবের তথ্যের ঘাটতির কারণে বা বিইএফটিএনের মাধ্যমে নগদ লভ্যাংশ প্রদান করা সম্ভব না হয় তাহলে ইস্যুয়ার কোম্পানিকে ক্যাশ ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্ট পাঠাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নির্দেশনায়।এরপরেও যদি কোম্পানিতে অপরিশোধিত বা অদাবিকৃত নগদ লভ্যাংশ থাকে তাহলে লভ্যাংশ ঘোষণার বা রেকর্ড ডেটের এক বছরের মধ্যে লভ্যাংশের হিসাব রক্ষণাবেক্ষণের জন্য গঠিত পৃথক ব্যাংক হিসাবে ঐ নগদ লভ্যাংশ স্থানান্তর করতে হবে। তার আগে বার্ষিক প্রতিবেদনে ও প্রান্তিক প্রতিবেদনে আনক্লেমড ডিভিডেন্ড একাউন্ট দাবিবিহীন লভ্যাংশ হিসাব শিরোনামে প্রকাশ করতে হবে।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1719.csv b/Bangla_fin_news_articles/1719.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3cbf10bd335014f31a971be82d3546bb17971f12 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1719.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1719,চাল আমদানি নিয়ে জটিলতা,2021-01-18,মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম অফিস,চাল আমদানি নিয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে। বেসরকারি খাতে আমদানির জন্য যাদের এলসি করার অনুমোদন দিয়েছে তারা চাল আমদানিতে গড়িমসি করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এখনো পর্যন্ত চট্টগ্রামের বাজারে আমদানির কোনো চাল আসেনি। ফলে পাইকারি বাজারে চালের দাম বস্তায় আবার ১০০ টাকা করে বেড়েছে।তবে আমদানিকারকদের অভিযোগ ভারতে চালের দাম বেড়ে গেছে। তাছাড়া সরকার নির্ধারিত করে দেওয়া সময়ের মধ্যে চাল আমাদনি করে বাজারজাত সম্ভব নয়। আমদানি শুল্ক কমানোর পর এনবিআরের এইচ এস কোড পরিবর্তন করায় সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। যার কারণে এলসি করা যাচ্ছে না।পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান চাল আমদানি নিয়েও সিন্ডিকেটের কারসাজি চলছে। বাজারে অস্থিরতা বজায় রাখতে চাল আমদানি নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে কি না তা খতিয়ে দেখা দরকার। চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় মানুষের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।পাইকারি চাল ব্যবসায়ীরা জানান কয়েক দিন আগে চালের বাজার কিছুটা নিম্নমুখী ছিল। গতকাল রবিবার থেকে হঠাত্ করে মিল মালিকরা চালের দাম বস্তাপ্রতি ৫০ কেজি ১০০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে। ফলে পাইকারি বাজারে চাল সরবরাহ কমে গেছে। বন্দর সূত্র জানায় এলসি খোলার অনুমতি দেওয়ার পর শুরুতে বন্দর দিয়ে মাত্র ৯ হাজার টন চাল আমদানি হয়েছে। এরপর বন্দর দিয়ে আর কোনো চাল আসেনি। এছাড়া স্থলবন্দর দিয়ে আমদানির চাল এই পর্যন্ত চট্টগ্রামের বাজারে আসেনি। দেশীয় নতুন ও পুরাতন চালই বিক্রি হচ্ছে। বাজারে সরবরাহ না বাড়ায় দাম কমছে না বলে বিক্রেতারা জানান।দেশের শীর্ষ স্থানীয় ভোগপণ্য আমদানিকারক আবুল বশর চৌধুরী ১০ হাজার টন চাল আমদানির পারমিট পেয়েছে। তিনি বলেন এখনো পর্যন্ত চাল আমদানি এলসি করেননি। কারণ সরকার টেন্ডারের মাধ্যমে প্রায় আড়াই লাখ টন চাল আমদানি করেছে। আর বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে প্রায় ৫ লাখ টন আমদানির এলসি খোলার অনুমতি দিয়েছে। আর সবগুলো সিদ্ধ চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সরকারি ভাবেও ভারত থেকে চাল আমদানি করা হয়েছে। আবার বেসরকারি ভাবেও সবাই ভারত থেকে আমদানির জন্য ছুটে গেছেন। ফলে ভারতে চালের দাম বেড়ে গেছে। আর আমদানি ও বাজারজাতের সময় নির্ধারণ করে দেওয়ায় সমস্যা হচ্ছে।আমদানিকারক মহিউদ্দিন আহমেদ বেলাল বলেন সরকার সিদ্ধ চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে। চট্টগ্রামে সিদ্ধ চালের ক্রেতা নেই। আমরা আতপ চাল আমদানির অনুমতির জন্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। আতপের অনুমতি না পেলে চাল আমদনি করব না।চাল আমদানিকারকরা জানান আমদানি শুল্কের কোড পরিবর্তন করায় ব্যবসায়ীরা এলসি করতে পারছে না। ফলে নতুন শুল্ক কোডে ভারত চাল রপ্তানি করছে না। তাদের সমস্যা হচ্ছে। চট্টগ্রামে চারটি প্রতিষ্ঠান ৪০ হাজার ৫০০ টন চাল আমদানির পারমিট পেয়েছে। এদের মধ্যে কেউ এলসি করেনি। চাল আমদানির পারমিট প্রাপ্ত ব্যবসায়ী মো. হান্নান ইত্তেফাককে বলেন আমি ৪ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি পেয়েছি। কিন্তু শুল্কায়ন নিয়ে নতুন কোড জারি করায় এলসি করা যাচ্ছে না। নতুন কোড নিয়ে ভারতের ঝামেলা হচ্ছে। ফলে বাজারে চালের দাম আবার বেড়ে যাচ্ছে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1720.csv b/Bangla_fin_news_articles/1720.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6bcf65e583021aad6c6333fbc938c6996304384a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1720.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1720,এফআরসির নির্দেশনা মানছে না পাওয়ার গ্রিড,2021-01-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের এফআরসি নির্দেশনা মানছে না শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ও রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি। ফলে গ্রাহকদের কাছ থেকে ২৯১ কোটি টাকার পাওনা আদায় নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কোম্পানিটির নিরীক্ষক। পাওয়ার গ্রিডের ২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক হিসাব নিরীক্ষার নিরীক্ষক এমন মন্তব্য করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে জানা গেছে।নিরীক্ষক জানিয়েছেন বিভিন্ন গ্রাহকের কাছে পাওয়ার গ্রিডের পাওনা রয়েছে ৬২২ কোটি ৬১ লাখ টাকা। এর মধ্যে ডিপিডিসির কাছে ৯৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা ডেসকোর কাছে ২৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকা বিপিডিবির কাছে ২৬৫ কোটি ০৯ লাখ টাকা পিবিএসের কাছে ১৮৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকা ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ১৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকা এমএস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে শূন্য দশমিক ৬৪ কোটি টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ১৬ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এসব গ্রাহকের কাছে পাওনা টাকার পরিমাণ বছরের পর বছর বাড়ছে।এছাড়া ঐ গ্রাহকদের কাছে পাওনা টাকার মধ্যে ২৯১ কোটি ১৭ লাখ টাকা আদায় নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ডিপিডিসির কাছে ৬৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা ডেসকোর কাছে ৫৬ লাখ টাকা বিপিডিবির কাছে ২১৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা পিবিএসের কাছে ১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ৭০ হাজার টাকা এমএস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে ৬৪ লাখ টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ১৬ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এ টাকা আদায়ের সম্ভাবনা খুবই কম বলে মনে করছেন নিরীক্ষক।এফআরসির চলতি বছরের ২ মার্চের এক নির্দেশনায় শেয়ার মানি ডিপোজিটকে অফেরতযোগ্য ও ৬ মাসের মধ্যে শেয়ার ক্যাপিটালে রূপান্তর করার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া শেয়ার মানি ডিপোজিটকে শেয়ারপ্রতি মুনাফা ইপিএস গণনায় বিবেচনায় নিতে বলা হয়েছে। তবে পাওয়ার গ্রিড কর্তৃপক্ষ এফআরসির এ নির্দেশনা পরিপালন করছে না।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1721.csv b/Bangla_fin_news_articles/1721.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b852f473a1a7535e2f27ad3fb2438c4ea9ca07d5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1721.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1721,করোনায় ৫৮ শতাংশ পোশাকশ্রমিকের আর্থিক চাপ বেড়েছে,2021-01-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার সময়ে তৈরি পোশাকের সরবরাহ চেইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এর প্রভাব পড়েছে এ খাতের শ্রমিকের আয়ের ওপরও। গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি এক জরিপে দেখা গেছে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর থেকে গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে এ খাতের শ্রমিকদের গড়ে আয় কমেছে ৮ শতাংশ। এর ফলে ৫৮ শতাংশ শ্রমিকের আর্থিক চাপ আগের তুলনায় বেড়েছে। আয় কমে যাওয়ায় ৮২ শতাংশ শ্রমিকের দৈনিক খাবার গ্রহণও অতীতের তুলনায় কমে গেছে। শুধু তাই নয় এই সময়ে কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের হয়রানিও বেড়েছে ১৭ শতাংশ। শনিবাররিকভারি অব দ্য অ্যাপারেল সেক্টর ফ্রম দ্য কোভিড১৯ ক্রাইসিস ইজ অ্যা ভ্যালু চেইন বেসড পসিবল শীর্ষক সংলাপে আনুষ্ঠানিকভাবে সিপিডি ঐ জরিপ প্রতিবেদন উপস্থাপন করে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনিশ। বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার ওপর জরিপকাজটি চালানো হয়। যৌথভাবে জরিপকাজটি পরিচালনা করে সিপিডি ও পলিসি স্টাডিজ অব শ্রীলঙ্কা। জরিপের বিস্তারিত তুলে ধরেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।জরিপে করোনার এই সময়ে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে বিভিন্ন ইস্যুতে তুলনামূলক চিত্র দেখানো হয়। এতে দেখা যায় বেশকিছু ক্ষেত্রে শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি বাংলাদেশের চেয়েও খারাপ ছিল।প্রতিবেদনে বলা হয় দেশে করোনা শুরু হওয়ার পর তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের চাকরি হারানো নিয়ে যে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে বর্তমান সময়ে এসে ঐ অনিশ্চয়তা অনেকটাই কমেছে। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে ৩৬ শতাংশ শ্রমিক তাদের চাকরি নিয়ে খুবই অনিশ্চয়তায় ছিলেন। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এই চরম অনিশ্চয়তা চার শতাংশে নেমে এসেছে। যদিও শ্রীলঙ্কায় এই অনিশ্চয়তা কমেনি বরং কিছুটা বেড়েছে। প্রতিবেদনে উঠে এসেছে করোনা মহামারির সময়ে বিশ্বব্যাপী ক্রেতারা ঢালাও ক্রয়াদেশ বাতিল ও স্থগিত করেছে। পরবর্তী সময়ে এর বেশির ভাগই ফিরে এলেও দর কমেছে। এছাড়া এ খাতকে টিকিয়ে রাখতে সরকার সহায়তা দিলেও শ্রমিক ছাঁটাই ও লে অফের মতো ঘটনা ঘটেছে। এমনকি এখনো নিরবে শ্রমিক ছাঁটাই চলছে। আবার অনেক কারখানা নতুন নিয়োগও দিচ্ছে।এ সময় বলা হয় গত বছর বিশ্ব অর্থনীতি ৪ দশমিক ৪ শতাংশ নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হলেও চলতি বছর ঘুরে দাঁড়াবে। এটি ইতিবাচকভাবে ঘুরে প্রায় ৫ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে। তবে তা সত্ত্বেও কর্মসংস্থান বাড়ার ক্ষেত্রে বিশেষ কোনো প্রভাব ফেলবে না।আলোচনায় অংশ নিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রী সম্মিলিতভাবে এ সংকট মোকাবিলার আহ্বান জানান। তিনি বলেন গার্মেন্টস খাতের ওপর চাপ এলে শ্রমিকদের বিপদ বাড়বে। তাদের অস্তিত্বও প্রশ্নের মুখে পড়বে। সরকার আবারও প্রণোদনা দেবেএমন তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন সময় বাড়াবে ঋণের সুদ পরিশোধেরসে চিন্তা হচ্ছে।আলোচনায় অংশ নিয়ে বক্তারা এ ধরনের সংকট মোকাবিলায় আঞ্চলিক ঐক্যের ওপর বিশেষ জোর দেন। সিপিডির চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহান বলেন শ্রমিকদের রক্ষায় সামাজিক সুরক্ষার আওতায় বিমাব্যবস্থা চালু করা এবং রিজিওনাল রেসপন্স প্রয়োজন।আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার আইএলও শ্রমিক কার্যক্রম বিষয়ক বিশেষজ্ঞ সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমদ বলেন সরকার এ খাতের জন্য প্রণোদনার আওতায় সহায়তা দিলেও নিচের দিকে এ সহায়তা পৌঁচাচ্ছে না। কোনো সমিতির বিজিএমইএ বা বিকেএমইএ সদস্য নয় কিন্তু রপ্তানির পোশাক তৈরি করে তাদের বিষয়টি দেখা দরকার। এ খাতের জন্য টেকসই ব্যবস্থা তৈরি করতে কেন্দ্রীয় সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল তৈরি করার ওপর গুরুত্ব দেন তিনি। এ ধরনের সংকট মোকাবিলা আঞ্চলিক সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরেন পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি রুবানা হক। তবে এখনো নীরবে শ্রমিক ছাঁটাইসংক্রান্ত প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে তিনি আপত্তি তোলেন। প্রতিবেদনে কিছু বিষয়কে সাংঘর্ষিক উল্লেখ করে এসব বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্যউপাত্ত দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। একই সঙ্গে প্রণোদনার ঋণ পরিশোধের সময়সীমা আরো অন্তত ছয় মাস বাড়িয়ে দেওয়ার অনুরোধও জানান তিনি।সংলাপে স্বাগত বক্তব্য দেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন। সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এম আব্দুস সালাম বাংলাদেশে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত হ্যারি ভারওয়েজ ক্রেতা প্রতিষ্ঠান এইচঅ্যান্ডএমের বাংলাদেশ পাকিস্তান ও ইথিওপিয়া অঞ্চলের প্রধান জিয়াউর রহমান শ্রমিক নেতা আমিরুল হক আমিন কল্পনা আক্তার বাবুল আক্তার তৌহিদুল ইসলাম প্রমুখ।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1722.csv b/Bangla_fin_news_articles/1722.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8fc157ed66560459e8c3bfe9b65388c557575ef4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1722.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1722,বাড়তি সুবিধা পাচ্ছে জাপান টোব্যাকো,2021-01-17,জামাল উদ্দীন,দেশে আলোচিত বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে আসা জাপান টোব্যাকোকে দেওয়া বাড়তি সুবিধা নিয়ে নানা প্রশ্নের উদ্রেক হয়েছে। তামাক খাতের এই কোম্পানি জাপান টোব্যাকো ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ লিমিটেডজেটিআই বেশি বিনিয়োগের কথা বলে একের পর এক বাড়তি সুবিধা আদায় করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।মূল কোম্পানি থেকে সাড়ে ৫ শতাংশ হারে তাদের ঋণ গ্রহণের বিষয়ে বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষও বিডা প্রশ্ন তুলেছে। যদিও বিডা এই ঋণ নেওয়ার বিষয়টি অনুমোদন দিয়েছে। তবে বিডা মতামতে বলেছে সাধারণত মূল কোম্পানি থেকে বিনা সুদে ঋণ নেওয়া হয়। সাড়ে ৫ শতাংশ সুদ হারের প্রস্তাব বেশি। এরপরও বড় বিদেশি বিনিয়োগকারী বিবেচনায় বিডা নমনীয় হয়েছে।সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে জেটিআই ২০১৮ সালের নভেম্বরে ১৪৭ কোটি ডলার বা প্রায় সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকায় আকিজ গ্রুপের তামাক ব্যবসা কিনে নেয়। এর মধ্যে ৭৮ কোটি ডলার বা ৬ হাজার ৬৩০ কোটি টাকা জেটিআই তাদের মূল কোম্পানি থেকে ঋণ নিয়েছে। যা ২০২২ সাল থেকে পরবর্তী ১০ বছর মেয়াদে পরিশোধ করতে হবে। এই ঋণের সুদ হার সাড়ে ৫ শতাংশ। কোম্পানিটি ডেট ইক্যুইটি রেশিও বা ঋণ মূলধন অনুপাত হিসাবেও বেশি ঋণ নিয়েছে। এই হার সাধারণত ৭০ অনুপাত ৩০ হয়ে থাকে। জেটিআইর ক্ষেত্রে তা ৮০ অনুপাত ২০। এক হিসাবমতে কোম্পানিটি মাদার কোম্পানি থেকে যে ঋণ নিয়েছে তার জন্য সুদাসলে ১০ বছরে ফেরত দিতে হবে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার মতো। এর মধ্যে সুদ ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকার বেশি। এই অঙ্কের বাইরে কারিগরি ও প্রযুক্তিগত খাতেও আরো বড় অঙ্কের টাকা চলে যাবে দেশের বাইরে। সূত্রগুলো প্রশ্ন তুলেছে এই পরিমাণ টাকা যদি দেশের বাইরে চলে যায় তাহলে জেটিআইর এদেশে পুনর্বিনিয়োগ ক্ষমতা হ্রাস পাবে।কোম্পানিটি ইতিমধ্যে কারিগরি পরামর্শ ফি বাবদ সিঙ্গাপুরে অর্থ পাঠানোরও প্রস্তাব করেছে। যা অস্বাভাবিক বলে মন্তব্য করেছে বিডার একাধিক সূত্র। আমদানি করা মেশিনারিজের পরামর্শক ফি বাবদ সিঙ্গাপুরের হাউনি প্রাইভেট লিমিটেডকে ৪ লাখ ৭৩ হাজার ৪৬৯ ডলার বা ৪ কোটি ২ লাখ ২০ হাজার টাকা পাঠানোর আবেদন করেছে জেটিআই। যা সিঅ্যান্ডএফ মূল্যের প্রায় ৮৯ শতাংশ। সিঙ্গাপুরের আরেক প্রতিষ্ঠান ফোক প্রাইভেট লিমিটেডকেও একই কারণে ৭ লাখ ৩০ হাজার ৫২৬ ডলার বা ৬ কোটির বেশি টাকা পাঠাতে চেয়েছে। যা সিঅ্যান্ডএফ ভ্যালুর ৩৪ শতাংশ। তবে বিডা এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে যোগাযোগ করার জন্য জেটিআইকে পরামর্শ দিয়েছে। কারণ বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন গাইডলাইন২০০৯ অনুযায়ী নতুন প্রকল্পের ক্ষেত্রে আমদানি করা যন্ত্রপাতির মূল্যের সর্বোচ্চ ৬ শতাংশ এবং বাণিজ্যিকভাবে চলমান প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী বছরের মোট বিক্রির ৬ শতাংশের সমপরিমাণ অর্থ টেকনিক্যাল নো হাউ ফি বাবদ পাঠানোর অনুমোদন দেওয়ার বিধান রয়েছে।এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায় এত বেশি কারিগরি ফির প্রস্তাব অস্বাভাবিক। বিষয়টি নিয়ে জেটিআই সংশ্লিষ্টদের বক্তব্য চাওয়া হয়েছে। তবে গত তিন দিনেও তাদের অবস্থান ব্যাখ্যা করেনি।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1723.csv b/Bangla_fin_news_articles/1723.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5d8e9cad336eeb2b6f307ee9160a392c460064cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1723.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1723,ইউরোপ যাচ্ছে রংপুরের শতরঞ্জি,2021-01-15,গোলাম মোস্তফা আনছারী স্টাফ রিপোর্টার রংপুর,রংপুর মহানগরীর উপকণ্ঠে সেনানিবাসের পশ্চিমে ঘাঘট নদীর তীরে অবস্থিত গ্রাম নিসবেতগঞ্জ। যা শতরঞ্জি শিল্পেরগ্রাম হিসেবে পরিচিত।এ গ্রামের প্রায় বাড়িতেই শোনা যায়শতরঞ্জি উৎপাদনের ঘটাং ঘটাং শব্দ। কারিগররা আপন মনে বুনে চলেন নানান রকমের শতরঞ্জি।অষ্টাদশ শতকের চল্লিশের দশকে ব্রিটিশ নাগরিক মি. নিসবেত তৎকালীন রংপুর জেলার কালেক্টর ছিলেন। সেসময়ে নিসবেতগঞ্জ মহল্লার নাম ছিলোপীরপুর গ্রাম। সেই পীরপুর গ্রামে তৈরি হতো মোট মোটা ডোরাকাটা রং বেরংয়ের সুতার তৈরি গালিচা বা শতরঞ্জি। মি. নিসবেত এসব শতরঞ্জি দেখে মুগ্ধ হন। পরবর্তীতে তিনি শতরঞ্জির গুণগতমান উন্নয়ন এবং এ শিল্পের প্রচার ও প্রসারেসহায়তা প্রদান করেন এবং উৎপাদিত পণ্যের ব্যাপক বিপণন ব্যবস্থাকরেন।এই শিল্পের মান উন্নয়ন ও বিপণন ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্যমি. নিসবেতের নামানুসারেগ্রামটির নামকরণ হয় নিসবেতগঞ্জ। তবে এ শিল্পেমজুরিবৈষম্যেরকারণে মানবেতর জীবন যাপন করছেন কারিগররা।আধুনিক সভ্যতায় কারু শিল্পের প্রতি মানুষের আকর্ষণ বৃদ্ধি পাচ্ছে যা শতরঞ্জির তৈরি কারিগরদের জন্য আশীর্বাদ। রংপুরের শতরঞ্জি ইউরোপ উত্তর আমেরিকা ও এশিয়ার প্রায় ৩৬টি দেশে রফতানিহচ্ছে। এমনকি বাংলাদেশেও রংপুরের শতরঞ্জির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে কারুপণ্য রংপুর লিমিটেড নামক একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে শতরঞ্জি তৈরির পাঁচটি কারখানা। এ কারখানায় প্রায় চার হাজার শ্রমিক কাজ করছেন।বিসিকের উপমহাব্যবস্থাপক ভারপ্রাপ্ত মো. আমজাদ হোসেন জানান বাংলাদেশের হস্তশিল্পের ৬০ শতাংশই রফতানিহয়ে থাকে রংপুরের শতরঞ্জি। বিগত তিন বছরে গড়ে প্রতিবছর প্রায় ৪০ লাখ ডলার দেশে আনা সম্ভব হয়েছে শতরঞ্জির মাধ্যমে।নিসবেতগঞ্জের অধিকাংশ বাড়ির আঙ্গিনা কিংবা উঠানে টিনের ছাউনির নিচেচলছে সুই সুতোর কারুকাজ খচিত শতরঞ্জি বোনার কাজ। যেখানে পূর্বে হাতির পা জাফরি ইটকাঠি নাটাই ইত্যাদি নামের নকশা সংবলিত শতরঞ্জি তৈরি হতোসেখানে এখন আরও বাহারি নকশার শতরঞ্জি উৎপাদিত হচ্ছে।বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশনের বিসিক নির্ভর যোগ্য সূত্রে জানা গেছে নিসবেতগঞ্জ গ্রামে তাদের একটি শ্রমিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে মাত্র দুইটি দলের শ্রমিকদের শতরঞ্জি শিল্পের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। তারা বলেছেন সরকারি বরাদ্দের কারণে ব্যাপক আকারে প্রশিক্ষণ দেওয়া যাচ্ছে না।রংপুর নগরীর নিসবেতগঞ্জ শতরঞ্জি নামক শিল্পের কারিগর গীতারানী ৩৫ সৈকত হোসেন ৩৭ ফারুক হেসেন ৪০ বলেন একজন কারিগর দিনে ১৫ থেকে ২০ ফুট শতরঞ্জি তৈরির কাজ করতে পারে না। আর এ কাজের জন্য মজুরিমিলে প্রতি ফুট মাত্র ১২ থেকে ১৫ টাকা।তারা আরও বলেন বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন বিসিক সরকারের বরাদ্দ পেলে কিছু কারিগরকে প্রশিক্ষণ দিয়ে ৫০ হাজার টাকার ঋণ দেন। তারা সময় মতো এসে কিস্তিও নিয়ে যান। বর্তমানে এই শতরঞ্জি শিল্প চলছে ব্যক্তি মালিকানায়।রংপুর চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট মোস্তফা সরোয়ার টিটু বলেন রংপুর নগরীর নিসবেতগঞ্জ শতরঞ্জি নামক প্রাচীন শিল্প। এ শিল্পকে টিকিয়েরাখতে সরকারকে সাহায্যেরআহবান জানাচ্ছি।রংপুরের জেলা প্রশাসক আসিব আহসান বলেন শিল্পীদের জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমরা তাদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রশিক্ষণসহ ঋণ সুবিধা প্রদান করছি। রংপুরের ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রাখতে চাই।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1724.csv b/Bangla_fin_news_articles/1724.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..04bdfd2faf385a83234b13eac06055fcfcb44508 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1724.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1724,তদন্ত স্থগিতের ঘোষণায় শেয়ারবাজারে বড় উত্থান,2021-01-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি থেকে শেয়ার মূল্যের অস্বাভাবিক উত্থানপতনের তদন্ত স্থগিত করার ঘোষণায় গতকাল বৃস্পতিবার দেশের শেয়ারবাজারে বড় উত্থান হয়েছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সবকটি মূল্যসূচকের বড় উত্থানের পাশাপাশি বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে এক দিনে ডিএসইর বাজার মূলধন ১১ হাজার কোটি টাকার ওপর বেড়েছে। যার মাধ্যমে ৫ লাখ কোটি টাকার রেকর্ড মাইলফলক স্পর্শ করেছে ডিএসইর বাজার মূলধন। পাশাপাশি ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক দুই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছেছে।দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ১ হাজার ৭০৯ কোটি টাকা যা আগের দিন ছিল ৪ লাখ ৯০ হাজার ৩১৬ কোটি টাকা। এর আগে গত মঙ্গলবার বিএসইসি থেকে যেসব কোম্পানির শেয়ার দাম ৫০ শতাংশের ওপরে বেড়েছে বা কমেছে তার কারণ তদন্তের জন্য দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে নির্দেশ দেওয়া হয়। এতে গত বুধবার দেশের শেয়ারবাজারে ধস নামে। ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৯১ পয়েন্ট পড়ে যায়।পরিস্থিতি সামাল দিতে শেয়ারবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে গত বুধবার বিকেলে তদন্তের নির্দেশ স্থগিত করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। যার সুফল বৃহস্পতিবার লেনদেন শুরু হওয়ার আগেই দেখা যায়। লেনদেন শুরুর নির্ধারিত সময়ের আগেই ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ১০৮ পয়েন্ট বেড়ে যায়। সময়ের সঙ্গে সূচকের উত্থান প্রবণতা বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে সূচকটি ১৭২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে লেনদেনের শেষ দিকে সূচকের উত্থান প্রবণতা কিছুটা কমে।গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক আগের দিনের তুলনায় ১৩৯ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৯০৯ পয়েন্টে উঠেছে। এর মাধ্যমে ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারির পর সূচকটি সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে। ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি সূচকটি ৫ হাজার ৯২৪ পয়েন্টে ছিল।প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি বড় উত্থান হয়েছে ডিএসইর অপর দুই সূচকের। এর মধ্যে ডিএসই৩০ আগের দিনের তুলনায় ৭৬ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ২৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর শরিয়াহ্ সূচক ২১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩২৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৩টির। ৭০টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। মূল্যসূচক ও বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের দাম বাড়লেও ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা কমেছে। অবশ্য লেনদেন ২ হাজার কোটি টাকার ওপরে হয়েছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৭০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা যা আগের দিন ছিল ২ হাজার ১০৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। এ হিসেবে লেনদেন কমেছে ৩৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ১৮৪ কোটি ১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকো ফার্মার ১২৩ কোটি ৭২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ৯৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে রবি। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে ডিএসইতে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে সামিট পাওয়ার লাফার্জহোলসিম আইএফআইসি ব্যাংক সিটি ব্যাংক পাওয়ার গ্রিড লংকাবাংলা ফাইন্যান্স এবং ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো।অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৪২২ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৮৩ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৮৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৩৭টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১০৭টির এবং ৪২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1725.csv b/Bangla_fin_news_articles/1725.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d04c3093b6306c828925a373f2c5837960fd1d2d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1725.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1725,টনপ্রতি রডের দাম বেড়েছে ১৫ হাজার টাকা,2021-01-15,মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম অফিস,দেশে রডের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে। প্রতি টনে ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা বেড়েছে। রডের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় নির্মাণশিল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এতে নির্মাণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় অনেকেই কাজ বন্ধ রেখেছেন। রড প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো জানায় আন্তর্জাতিক বাজারে রড তৈরির স্ক্র্যাপ ও পুরোনো জাহাজের দাম বেড়ে গেছে। এতে জাহাজ আমদানিও কমে গেছে। বিক্রেতাদের অভিযোগ বছরের এই সময়ে বাজারে রডের চাহিদা বেশি থাকে। এই সুযোগে সিন্ডিকেট করে রডের দাম বাড়ানো হচ্ছে। বেচাকেনাও কমে যাচ্ছে।বাজারে রডের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে দুই ধরনের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। দেশে বর্তমানে বেশ কয়েকটি বড় ধরনের ইস্পাত কারখানা গড়ে উঠেছে। এসব কারখানায় ৬০ গ্রেডের রড উৎপাদন করা হয়। আবার মাঝারি আকারের ৪০ গ্রেডের রড তৈরির কারখানা প্রচুর রয়েছে। জানা যায় যাদের রিরোলিং মিল রয়েছে তারাই পুরোনো জাহাজ আমদানি করতে পারে। এতে বিপাকে পড়েছেন মাঝারি ধরনের রডের মিল মালিকেরা। তাদের অভিযোগ দেশের বৃহৎ ইস্পাত মালিকেরা চাহিদার কয়েক গুণ বেশি রড তৈরির কাঁচামাল মজুত করে রেখেছেন। তারাই সিন্ডিকেট করে রডের দাম বৃদ্ধি করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।পাইকারি বিক্রেতারা জানান গত এক মাস যাবত্ দফায় দফায় রডের দাম বাড়ানো হচ্ছে। শুষ্ক মৌসুমে দেশে রডের চাহিদা বেড়ে যায়। এই সময়ে ব্যক্তিগত উদ্যোগে বাড়িঘর নির্মাণ বেশি হয়ে থাকে। বিভিন্ন ডেভেলপার কোম্পানির বিল্ডিং নির্মাণের কাজ চলছে। সরকারিবেসরকারিভাবে চলমান উন্নয়নমূলক কাজেও রডের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। রডের দাম বাড়ার কারণে সবাই বিপাকে পড়েছেন। বিশেষ করে ব্যক্তিগত উদ্যোগে নির্মাণকাজে ধস নেমেছে। রডের দাম বাড়ায় অনেকেই নির্মাণকাজ আপাতত বন্ধ রেখেছেন। নগরীর বহদ্দারহাট এলাকার রডের পাইকারি ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম বলেন দফায় দফায় রডের দাম বাড়ছে। বেচাকেনা কমে গেছে। ক্রেতারা দাম শুনে ফেরত যাচ্ছেন। ৬০ গ্রেডের রডের দাম প্রতি টনে ১৪১৫ হাজার টাকা বেড়ে গেছে। আর ৪০ গ্রেডের দাম টনে ৭৮ হাজার বেড়েছে।রিরোলিং মিল মালিকেরা জানান আন্তর্জাতিক বাজারে গত কয়েক মাস যাবৎ পুরোনো জাহাজের দাম বেড়ে গেছে। পাশাপাশি স্ক্র্যাপের দাম বেড়েছে। দাম বাড়ার কারণে পুরোনো জাহাজ আমদানিও কমে গেছে। ফলে কাঁচামালের সংকট তৈরি হয়েছে। রড প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের মালিক আনামুল হক ইকবাল ইত্তেফাককে বলেন দেশের বড় বড় রোলিং মিল মালিকেরা বাজার থেকে রড তৈরির কাঁচামাল কিনে মজুত করে রেখেছেন। মজুতের কারণে বাজারে কাঁচামালের সংকট তৈরি হয়েছে। রিরোলিং মিল মালিক জান্নাতুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে রড তৈরির কাঁচামালের দাম বেড়ে গেছে। রিরোলিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. এয়াছিন চৌধুরী বলেন দেশে রডের চাহিদা বেড়ে গেছে। কিন্তু উত্পাদন কমে যাওয়ায় চাহিদা অনুপাতে মিল থেকে রড সরবরাহ দেওয়া যাচ্ছে না। আন্তর্জাতিক বাজারে রড তৈরির কাঁচামালের দাম বেড়েছে। আবার সিলেট সীমান্ত হয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারতে রড নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1726.csv b/Bangla_fin_news_articles/1726.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..88e3b02d72b05dbffdcfcd042924b6b48d4420bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1726.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1726,জনতা ব্যাংকের সর্বোচ্চ রপ্তানি ও গ্রাহক সম্মাননা পাচ্ছে বেক্সিমকো,2021-01-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের সর্বোচ্চ রপ্তানি ও সেরা গ্রাহক সম্মাননা পাচ্ছে বেক্সিমকো লিমিটেড। আজ বৃহস্পতিবার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানের মাধ্যমসর্বোচ্চ রপ্তানির ট্রপি ও সেরা গ্রাহকের সম্মাননা প্রদান করা হবে।এর আগে গত ৬ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত ব্যাংকের ৬৪৮তম বোর্ড সভায় ২০২০ সালের জন্য বেক্সিমকো লিমিটেডকে এই সম্মাননা প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী ২০২০ সালে বেক্সিমকো লিমিটেডের রপ্তানির পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৩২৬ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। যেখানে গত বছর বেক্সিমকো গ্রুপের সর্বমোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৭১৩ কোটি ৯১ লাখ টাকা। একই সময়ে বেক্সিমকো গ্রুপ কর্তৃক প্রদত্ত ঋণ পুনঃতপশিলকৃত পুনর্গঠিত ঋণের কিস্তির পরিমাণ ছিল ৪২৬ কোটি ৬১ লাখ টাকা। বেক্সিমকো গ্রুপ হতে জনতা ব্যাংকের সর্বমোট আয়ের পরিমাণ ছিল ৪৮৩ কোটি ৯২ লাখ টাকা। গ্রুপটির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন এ এস এফ রহমান। প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এমপি বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1727.csv b/Bangla_fin_news_articles/1727.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..04738770b6f9bddaae56ab157aaae788a406396d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1727.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1727,দেশে স্বর্ণের দাম কমছে,2021-01-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৯৮৩ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। বিশ্ববাজারে দরপতনের কারণে এক সপ্তাহের আগের দামের ফিরছে স্বর্ণের দাম। বুধবার নতুন দর সারা দেশে কার্যকর হবে।মঙ্গলবার রাতে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটি স্বর্ণের দাম কমানোর এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে সেটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হয়। সর্বশেষ ৬ জানুয়ারি সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ৯৮৩ টাকা বাড়িয়েছিল বাজুস।নতুন দর অনুযায়ী ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেট স্বর্ণালংকারের ভরি দাঁড়াবে ৭২ হাজার ৬৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণালংকার কিনতে লাগবে ৬৯ হাজার ৫১৭ টাকা। এ ছাড়া ১৮ ক্যারেট ৬০ হাজার ৭৬৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণালংকারের ভরি বিক্রি হবে ৫০ হাজার ৪৪৭ টাকায়।মঙ্গলবার পর্যন্ত ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি অলংকারের দাম ছিল ৭৪ হাজার ৬৫০ টাকা। প্রতি ভরি ২১ ক্যারেট ৭১ হাজার ৫০০ টাকা ১৮ ক্যারেট ৬২ হাজার ৭৫২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণ বিক্রি হয়েছে ৫২ হাজার ৪৩০ টাকায়। কাল থেকে ২২ ২১ ১৮ ক্যারেট ও সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণ ভরিতে ১ হাজার ৯৮৩ টাকা কমছে।করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় শঙ্কিত বৈশ্বিক অর্থনীতি ডলার ও তেলের দরপতন আন্তর্জাতিক ও দেশের বাজারে সোনার দাম উত্থানপতন সত্ত্বেও ব্যবসার অচল অবস্থা কাটাতে ও ভোক্তা সাধারণের কথা চিন্তা করে ভরিতে ২ হাজার টাকা কমানো হয়েছে বলে বাজুস নেতারা জানান।অবশ্য সমিতির নেতারা ৫ জানুয়ারি সোনার দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত যখন নেন তখন বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্সের ৩১.১০৩৪৭৬৮ গ্রাম দাম ছিল ১ হাজার ৯৫১ ডলার। মঙ্গলবার দাম কমে হয়েছে ১ হাজার ৮৪৫ ডলার।গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১৪ বার দেশের বাজারে সোনার দাম পরিবর্তন হয়েছে। শেষ পর্যন্ত প্রতি ভরির দাম বেড়েছে ১২ হাজার ৩০৬ টাকা। তার মানে প্রতি মাসে গড়ে ১ হাজার টাকার বেশি দাম বেড়েছে গত বছর। সেই ধারাবাহিকতায় চলতি বছরের প্রথম মাসেই দুই দফা সোনার দামে পরিবর্তন এলো।গত বছরের ৬ আগস্ট দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম বেড়ে ৭৭ হাজার ২১৬ টাকায় দাঁড়ায়।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1728.csv b/Bangla_fin_news_articles/1728.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8cc941c2cf0b5cb7d9bbb822cc23fa68c6c9b5dc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1728.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1728,বিজিএমইএর নির্বাচন ৪ এপ্রিল,2021-01-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন আগামী ৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। ৩৫ জন পরিচালক পদে নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র জমার শেষ তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি। আর মনোনয়ন প্রত্যাহার করতে হবে মার্চের ৪ তারিখের মধ্যে। সংগঠনের ঢাকা ও চট্টগ্রামদুই অঞ্চলে অতীতের মতো একই দিনে আলাদা ভোটগ্রহণ হবে। এবার ঢাকার ভোটারদের ভোটগ্রহণ হবে রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু হোটেলে। আর চট্টগ্রামের ভোটগ্রহণ হবে দক্ষিণ খুলশির ঝাউতলা রোডের আঞ্চলিক অফিসে। কোনো অভিযোগ থাকলে ভোটগ্রহণের তিন দিনের মধ্যে অর্থাৎ ৭ এপ্রিলের মধ্যে আপিল করতে হবে। ৪ এপ্রিল নির্বাচনের পর অনানুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা হলেও চূড়ান্ত ফল ঘোষণা হবে ১০ এপ্রিল। নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন হবে ১৯ এপ্রিল আর দায়িত্বভার হস্তান্তর ২০ এপ্রিল।দুই বছরের জন্য সংগঠনের কমিটি নির্বাচিত হয়। অতীতে বিজিএমইএর নির্বাচনে সম্মিলিত পরিষদ ও ফোরাম নামে দুইটি প্যানেলে বিভক্ত হয়ে নির্বাচন করলেও গত দুইটি কমিটি উভয় পক্ষের সমঝোতায় হয়েছে। তবে সর্বশেষ গত নির্বাচনে এই সমঝোতার বিরোধিতা করে স্বাধীনতা পরিষদ নামে একটি প্যানেল তৈরি হয়। তারা ভোটে নামার পর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এদিকে এবারও সমঝোতায় কমিটি গঠনে ফোরাম আগ্রহ প্রকাশ করলেও সম্মিলিত পরিষদ নির্বাচনের পক্ষে অবস্থায় নেয়। ইতিমধ্যে সম্মিলিত পরিষদের পক্ষে বিজিএমইএর সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি ফারুক হাসানকে দলনেতা হিসেবে নাম ঘোষণা করা হয়। ফোরাম প্যানেলের পক্ষে এখনো কারো নাম শোনা যায়নি।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1729.csv b/Bangla_fin_news_articles/1729.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6dac5c65ebdd8bca64da1feee63b6239a9d66c96 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1729.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1729,যেমন হবে আগামীর অর্থনীতি,2021-01-12,মুমতা হেনা মীম,অসংখ্য প্রতিবন্ধকতার মধ্য দিয়ে শেষ হলো ২০২০। এলো নতুন বছর। নতুন বছর ঘিরেও জনসাধারণের মনে বিরাজমান উৎকণ্ঠা কেমন কাটবে ২০২১হতাশা বিপর্যয় উৎকণ্ঠা ও উদ্বেগের না অপার নতুন সম্ভাবনার ২০২১কোভিড১৯ মহামারিতে ২০২০ সালে বিশ্বের মানুষের জীবনযাত্রায় ব্যাপকভাবে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। থমকে দিয়েছে সবকিছু। এ মহামারিতে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিশ্ব অর্থনীতি। অধিকাংশ দেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক কিংবা সংকুচিত হয়ে গেছে। এখনো সম্পূর্ণভাবে এর নেতিবাচক প্রভাব থেকে মুক্ত হতে পারেনি বাংলাদেশসহ বিশ্বের অন্যান্য সব দেশ।অন্যান্য সমস্ত অর্থনীতির মতোই মহামারি চলাকালে অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপ ও সেবা বিঘ্নিত হওয়ায় আমাদের চাপ বেড়েছে। আমাদের অর্থনীতি বৈশ্বিক অর্থনীতির সঙ্গে একীভূত হওয়ায় রফতানি ও বৈদেশিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে।হঠাৎ কোভিড১৯এর সংক্রমণের কারণে সরকারিবেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহের যাবতীয় কর্মসংস্থান বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। হঠাৎ কর্মসংস্থান বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রতিষ্ঠানসমূহের উৎপাদন কমে যায় যার ফলে শ্রমিক ছাঁটাই এবং প্রবাসী শ্রমিকদের দেশে ফিরে আসায় বেকারত্ব আরো বৃদ্ধি পায়। এই সবকিছুর নেতিবাচক প্রভাব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে পড়েছিল।সরকারি তথ্যমতে ২০২০২১ অর্থবছরে মোট জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৮ দশমিক ২ শতাংশের বিপরীতে ৫ দশমিক ২ শতাংশ ছিল। কোনও কোনও প্রতিষ্ঠানের গবেষণামতে তা আরও নিম্নমুখী ছিল। বেশ কিছু গবেষণা ইঙ্গিত দিয়েছে করোনাকালে স্বল্প প্রবৃদ্ধি এবং ধীরগতির অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপ দারিদ্র্য বেকারত্ব শিক্ষা বৈষম্য এবং অনেক সামাজিক দিকে কড়া প্রভাব ফেলেছে।এছাড়া আমদানি রফতানি বেসরকারি বিনিয়োগ বৈদেশিক প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ এবং রাজস্ব আদায়ের মতো কয়েকটি অর্থনৈতিক সূচকের দুর্বল কার্যকারিতার কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বেশ ধকল পোহাতে হয়েছে। নতুন বছর দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন হবে তা নিয়ে এখনো রয়েছে অনিশ্চয়তা। শত অনিশ্চয়তার মধ্যেও আমরা নতুন বছরকে বরণ করে নিয়েছি। ২০২০এর বিষময় তিক্ত অভিজ্ঞতাতে ভুলে গিয়ে আমরা ২০২১ সালে ঘুরে দাঁড়ানোর নতুন প্রত্যয় নিয়ে কাজ শুরু করতে পারলেই অর্থনৈতিক এ অচলাবস্থা থেকে মুক্তি সম্ভব হবে।উন্নয়নের অভিপ্রায়ে বর্তমান বছর এবং আসন্ন বছরগুলোতে প্রতিটি সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। বর্তমান অবস্থান বুঝে এখনই প্রয়োজনীয় ম্যাপিং করতে হবে যাতে উন্নয়নের অভীষ্ট লক্ষ্যের সঙ্গে ভবিষ্যত্ মহাকর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা যায়। ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে এগোনোর ফলে অর্থনৈতিক সামাজিক ও পরিবেশগত ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণ সম্ভব হবে। ফলে ভবিষ্যতে আরও উন্নত রোডপ্ল্যান করা সম্ভব হবে। ২০২০ সালের প্রতিকূল পরিস্থিতির অভিজ্ঞতা ২০২১ সালে কাজে লাগাতে পারলে বাংলাদেশ হবে সারা বিশ্বের জন্য একটি দৃষ্টান্তমূলক রোল মডেলের দেশ। বেশ কিছু দেশ তাদের কর্মপরিকল্পনায় বাংলাদেশের উপলব্ধ অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক পরিসংখ্যান ব্যুরোসহ বিভিন্ন দেশিবিদেশি আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোও বলছে মহামারির আঘাত সামলে বাংলাদেশের অর্থনীতি দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। ইতিমধ্যে অর্থনৈতিক খাতগুলোতে গতিশীলতা ফিরতে শুরু করেছে।এখন কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতি বেশ গতিশীল রয়েছে। শুধু দেশের অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতেই গতি ফিরছে না পাশাপাশি বৃদ্ধি পাচ্ছে রফতানি আয়। এ বছরের ফেব্রুয়ারির পর থেকে তৈরি পোশাকের ক্রয়াদেশ বাড়তে পারে বলে আশা করা যাচ্ছে। যেসব দেশে করোনার অধিক টিকা নিশ্চিত হবে স্বভাবতই সেসব দেশের ভোগব্যয় বাড়বে। এতে করে আমাদের রফতানি খাত দ্রুত এগিয়ে যাবে বলে ধারণা করা যায়। এরই মধ্যে অনেকাংশেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে রফতানি বাণিজ্য। বিগত বছরের তুলনায় বেশ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে পরিবর্তন এসেছে এ বছরে।প্রবাসীদের বেকারত্ব হ্রাস পেয়ে বেড়েছে আয় বেড়েছে রেমিট্যান্স। ২০২০২১ অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে দেশে মোট ১১ দশমিক ৭০ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে যা আগের অর্থবছরের ১১ কোটি ১৯ লাখ ৬ হাজার ৯০০ কোটি টাকা একই সময়ের চেয়ে রেমিট্যান্সের চেয়ে ৪৩ শতাংশ বেশি। এছাড়া মেগা প্রকল্পে গতি এসেছে। সংকটে থাকা শেয়ারবাজারও যেন গতি ফিরে পেয়েছে। বিনিয়োগের জন্য পর্যাপ্ত টাকার জোগান রয়েছে ব্যাংকের কাছে।বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক বিকাশ অব্যাহত থাকলে ২০৩৫ সাল নাগাদ দেশটি হবে বিশ্বের ২৫তম বৃহৎ শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক লিগ টেবল ২০২১ নামের ঐ রিপোর্টটি গত ২৫ ডিসেম্বর প্রকাশ করা হয়। এ রিপোর্টে বর্তমান বছর সম্পর্কেও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।তবে দেশের উন্নয়নের ক্ষেত্রে বেশ কিছু অন্তরায়ও রয়েছে। দরিদ্রতা বেকারত্ব অদক্ষ শ্রমশক্তি দুর্নীতি স্বচ্ছতাজবাবদিহিতার অভাব দুর্বল অবকাঠামো ইত্যাদি। এসব সমস্যার নিরসন নিশ্চিত করাই আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়ে কাজ করতে পারলেই দেশের উন্নয়ন সম্ভব হবে।২০৩০ সাল নাগাদ জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উচ্চ আয়ের দেশ হতে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। এখন যে প্রবৃদ্ধি হচ্ছে তার সুফল সবার কাছে সমানভাবে পৌঁছাতে হবে। ধনীগরিবের মধ্যে বৈষম্য হ্রাসকরণে অর্থনৈতিক উন্নতি সুযোগসুবিধা ও প্রবৃদ্ধির সুফল সব মানুষ যেন সমানভাবে পায় তা নিশ্চিত করতে হবে। তবেই দেশের জনগণের কাঙ্ক্ষিত সাফল্য হাতে ধরা দেবে।লেখক শিক্ষার্থী অর্থনীতি বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1730.csv b/Bangla_fin_news_articles/1730.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..90a0ca8dc8faf2ed3b2afa20036a31d0e9f27a5d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1730.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1730,আইআইসিসিআই বেস্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি,2021-01-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইন্ডিয়ান ইম্পোর্টার্স চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আইআইসিসিআইএর বেস্ট একসিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২০ পেলেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর। অনুষ্ঠানে সংবর্ধনা দেওয়া হয় ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামীকে।সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্যে ভারতের হাইকমিশনার বলেন প্রযুক্তি কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগে ভর করে বাংলাদেশভারত মৈত্রী দীর্ঘজীবী হবে।আইআইসিআই আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। বিশেষ অতিথি ছিলেন গাজীপুরের মেয়র অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতুল কুমার সাকসেনা। উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের ভাইস প্রেসিডেন্ট শামীম রেজা।দোরাইস্বামী অনুষ্ঠানে আরও বলেন আধুনিক বাণিজ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। আমাদের বিশ্বাস এর মাধ্যমে প্রবৃদ্ধি বাড়ে। ব্যবসা বাণিজ্যে একই সঙ্গে বড় হওয়া যায়। বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসায়ের মাধ্যমে আমরা প্রযুক্তি বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে নতুন নতুন দ্বার উন্মুক্ত করতে পারব।তিনি বলেন ভারতের সঙ্গে ব্যবসাবাণিজ্যে বাংলাদেশের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।অনুষ্ঠানে বেস্ট একসিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২০ দেয়া হয় বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে। এছাড়া এই পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র জাহাঙ্গীর আলম রূপায়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী খান মুকুল ও আইআইসিসিআই পরিচালক টি কে পান্ডে।অনুষ্ঠানে অ্যাওয়ার্ড গ্রহণকালে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর বলেন প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারত আমাদের পাশে ছিল আগামীতেও পাশে থাকবে। একই সঙ্গে দুই দেশের ব্যবসা বাণিজ্য আমরা এগিয়ে নিয়ে যাব।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1731.csv b/Bangla_fin_news_articles/1731.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..15f7dc9143edab8e81d541f62a8488028e17452b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1731.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1731,বাণিজ্য জটিলতা দূর করতে একমত দুই দেশ,2021-01-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্য জটিলতা দূর করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে একমত হয়েছে দুই দেশ। এতে দুই দেশেরই চলমান বাণিজ্য আরও বৃদ্ধি পাবে।সোমবার সচিবালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি তার অফিস কক্ষে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত বিক্রম দোরাইস্বামীর সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এ বিষয়ে তারা একমত হন।বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন ভারতবাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করলে বাণিজ্য বাধাগুলো দূর করে উভয় দেশের বাণিজ্য বৃদ্ধি করা সম্ভব।এছাড়া সীমান্তে কাস্টমস ব্যবস্থাপনার উন্নতি করে বাণিজ্য বাড়ানো সম্ভব বলে মনে করেন বাণিজ্যমন্ত্রী।ভারতের রাষ্ট্রদূত বিক্রম দোরাইস্বামী বলেন বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বাণিজ্য বৃদ্ধির আরও সুযোগ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে কিছু জটিলতা আছে। উভয় দেশের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে এ সকল সমস্যা দূর করা সম্ভব। আরো পড়ুন ...তাপসের বাজারমূল্য কতো জানতে চান সাঈদ খোকনতিনি বলেন রামগড় সীমান্তে ব্রিজ নির্মাণের ফলে উভয় দেশের আমদানি ও রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এখানে কাস্টমস হাউস ও ইমিগ্রেশন ব্যবস্থা চালু করে কার্যক্রম চালু করা সম্ভব। এতে ত্রিপুরাসহ এ অঞ্চলের মানুষ উপকৃত হবে। সীমান্তে কাস্টমসের আনুষ্ঠানিকতা সহজ করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি।গত ২০১৯২০২০ অর্থবছরে ভারতে ১০৯৬.৩৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ একই সময়ে আমদানি করেছে ৫৭৭৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1732.csv b/Bangla_fin_news_articles/1732.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a66addf45e65eccd36c173fb3565f9cc7904790e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1732.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1732,ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশের লোগো উন্মোচন,2021-01-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ব্যবসা পরিচালনার পারিপার্শ্বিক অবস্থার ক্রমাগত পরিবর্তনের সাথে মিল রেখে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ বিএটি বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড তার কর্পোরেট লোগো পরিবর্তন করেছে।রবিবার ১০ জানুয়ারি থেকে নতুন কর্পোরেট লোগোটি উন্মোচিত করেছে বিএটি বাংলাদেশ। পূর্ববর্তী লোগোটি বিগত কয়েক যুগ ধরে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে একটি শক্তিশালী প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছিল। নতুন এই লোগোটি কোম্পানির প্রগতিশীলতার পাশাপাশি একটি মাল্টিক্যাটাগরি পোর্টফোলিও কোম্পানি হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্য সম্পর্কে ধারণা দেয়।বিএটি গ্রুপ আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম এবং বিশ্বের ১৮০টিরও বেশি দেশে সুনামের সাথে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। পরিবর্তনশীল ব্যবসায়িক প্রেক্ষাপটের সাথে তাল মেলানোর পাশাপাশি ব্যবসায় নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখতে বিএটি বাংলাদেশ নতুন এক লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে যাত্রা শুরু করেছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বিএটি বাংলাদেশ তার পরিবেশ সামাজিক ও প্রশাসনের ইএসজি উদ্যোগগুলিকে কেন্দ্র করে সরকারের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একটি সম্ভাবনাময় আগামীর লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে। বিএটি বাংলাদেশের এই নতুন যাত্রার মূলে থাকবে দায়বদ্ধতার সাথে গ্রাহকদের সকল মুহূর্ত উপভোগ করার সুযোগ নিশ্চিত করা পরিবেশগত ও সামাজিক প্রভাব হ্রাস করা। কর্মীদের কাজ করার জন্য একটি গতিশীল ও অনুপ্রেরণামূলক কর্মস্থল তৈরি করা এবং শেয়ারহোল্ডারদের দীর্ঘস্থায়ী ও উচ্চতর মুনাফা নিশ্চিত করা।দীর্ঘ ১১০ বছর ধরে বিএটি বাংলাদেশ এ দেশের কর্পোরেট খাতে প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে আসছে। এছাড়াও বিএটিবি প্রতিনিয়ত দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যার ফলস্বরূপ এই প্রতিষ্ঠানের বহু কর্মী আজ দেশ ও বিদেশে বিভিন্ন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োজিত আছেন।আরও পড়ুনঃ ...আমদানি মূল্য জটিলতায় হিলি স্থলবন্দরে চালের ছাড় হচ্ছে নাউপরন্তু বিএটি বাংলাদেশ এ দেশের বেসরকারি খাতের সর্বোচ্চ রাজস্ব প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত এবং সর্বোচ্চ মূলধনী কোম্পানিগুলোর মধ্যে অন্যতম। এই কোম্পানিতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অংশীদারিত্ব রয়েছে এবং পরিচালনা পর্ষদে তাঁদের প্রতিনিধিত্বও রয়েছে। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য এসডিজি অর্জনে সরকারকে সহায়তা করতে প্রতিষ্ঠানটি বদ্ধ পরিকর। এরই ধারাবাহিকতায় এসডিজির সাথে সামঞ্জস্য রেখে ইএসজি কার্যক্রমগুলো পরিচালনা করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি।এই খাতে দেশের স্টক এক্সচেঞ্জের একমাত্র তালিকাভুক্ত কোম্পানি হিসেবে দেশের প্রচলিত আইন অনুসরণ করে স্টেকহোল্ডারদেরকে লোগো সম্পর্কে অবগত করছে কোম্পানিটি। নতুন লোগোটি পর্যায়ক্রমে কারখানা অফিস গুদাম সহ বিভিন্ন স্থাপনায় দৃশ্যমান হবে এবং কোম্পানির ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও রবিবার থেকে নতুন লোগোটি দেখা যাচ্ছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1733.csv b/Bangla_fin_news_articles/1733.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ebb6ff504803d753af87dfc5f91e97caabbd2ffa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1733.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1733,টাকা যাচ্ছে ব্যাংকের পরিচালকদের পকেটে,2021-01-11,রেজাউল হক কৌশিক,একটি ব্যাংকে যত টাকা থাকে তার মাত্র ১০ শতাংশের মতো ব্যাংকের উদ্যোক্তা বা পরিচালকদের। বাকি ৯০ শতাংশ সাধারণ জনগণের। অথচ সাধারণ জনগণ বা আমানতকারীরা ব্যাংক থেকে তেমন সুবিধা পান না। সব সুবিধা হাতিয়ে নিচ্ছেন ব্যাংকের পরিচালকেরা।বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়মানুযায়ী ব্যাংকের পরিচালকেরা নিজ ব্যাংক থেকে তাদের মোট শেয়ারের ৫০ শতাংশের বেশি ঋণ নিতে পারেন না। তবে নিজ ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার কোটা শেষ হয়ে গেলে তখন ভিন্ন পথের আশ্রয় নেন ব্যাংক পরিচালকেরা। কখনো বেনামে আবার কখনো অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নেন তারা। অন্যদিকে অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার জন্য কোনো সীমা না থাকায় সেটাকে কাজে লাগান তারা। এক ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংকের পরিচালকের সঙ্গে যোগসাজশ করে ঋণ নেন। এতে ঋণ পাওয়ার উপযোগী সাধারণ গ্রাহকেরা বঞ্চিত হচ্ছেন। বছরের পর বছর ধরে এমন ঘটনা ঘটলেও বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার সাহস দেখায় না।বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন প্রতিবেদন ও তথ্যউপাত্ত ঘেঁটে দেখা গেছে পরিচালকেরা এখন শুধু ব্যাংক থেকে নামেবেনামে ঋণ নিয়েই ক্ষান্ত হচ্ছেন না এর পাশাপাশি তারা সিএসআরের করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা টাকায়ও ভাগ বসাচ্ছেন। নিজেদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে সিএসআরের টাকা নিয়ে নিচ্ছেন। আর ব্যাংক সম্পর্কিত বিভিন্ন কাজ পেতে ভেন্ডর ও থার্ড পার্টি হিসেবে একাধিক কোম্পানি খুলেছেন অনেকে। ব্যাংকের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করছেন। টাকার বিনিময়ে অনেককে চাকরি দিচ্ছেন পরিচালক। এছাড়া ঋণ মঞ্জুর সুদ মওকুফ ও ঋণ পুনঃতপশিলের ক্ষেত্রেও নানা সুবিধা নিচ্ছেন। শুধু তাই নয় এ ঋণ যাতে আর ফেরত দিতে না হয় তার সব ধরনের বন্দোবস্ত করেছেন তারা। তাদের ঋণ খলাপি হওয়ার আগেই পুনর্গঠন করা হয় যে কারণে ঋণখেলাপির তালিকায় তাদের নামও আসে না।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের ঋণ নেওয়ার জন্য আবেদন করতে চাপ দেয়। আর সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মঞ্জুর হওয়া ঋণের টাকা নিয়ে নেন ব্যাংকের প্রভাবশালী অনেক পরিচালক। এভাবে ব্যবসায়ীদের কৌশলে ঠকান ব্যাংকের পরিচালকেরা।গত বছর জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ব্যাংকগুলোর পরিচালকদের ঋণের তথ্য তুলে ধরেন। সেখানে দেখা যায় যে এক ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংক থেকে ১ লাখ ৭১ হাজার ৬১৬ কোটি ১২ লাখ ৪৭ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন যা ব্যাংক খাতে মোট বিতরণ হওয়া ঋণের ১১ দশমিক ২১ শতাংশ। এটা অবশ্য ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত তথ্য। সেই সময়ের তথ্যে দেখা যায় অন্য ব্যাংকগুলোর পরিচালকেরা সবচেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছেন ইসলামী ব্যাংক ও এক্সিম ব্যাংক থেকে। অন্য ব্যাংকের পরিচালকেরা ইসলামী ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন ১৯ হাজার ১৭৫ কোটি ৭৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা এবং এক্সিম ব্যাংক থেকে নিয়েছেন ১০ হাজার ৫১৩ কোটি ৬৫ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। সরকারি খাতের জনতা ব্যাংক অন্য ব্যাংকের পরিচালকদের কাছে পাবে ১০ হাজার ১২৬ কোটি ৭২ লাখ ৫ হাজার টাকা। পূবালী ব্যাংক অন্য ব্যাংকের পরিচালকদের কাছে পাবে ৯ হাজার ৭৩৫ কোটি ৫২ লাখ ৭৪ হাজার টাকা।তথ্যমতে পরিচালকদের নিজ ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণের পরিমাণ ১ হাজার ৬১৪ কোটি ৭৭ লাখ ১৭ হাজার টাকা যা মোট বিতরণকৃত ঋণের শূন্য দশমিক ১৭ শতাংশ। এছাড়া ব্যাংক পরিচালকের বিরুদ্ধে বেনামে প্রচুর ঋণ গ্রহণের অভিযোগ রয়েছে।সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন ব্যাংকের পরিচালকদের অনেক বেশি ক্ষমতা দেওয়ার কারণে এ ধরনের কার্যক্রমে লিপ্ত হয়েছেন তারা। তাদের মতে একই পরিবার থেকে দুই জনের পরিবর্তে চার জন পর্যন্ত পরিচালক রাখার বিধান পরিচালকের মেয়াদ পরপর দুই বারে সর্বোচ্চ ছয় বছরের পরিবর্তে পরপর তিন বারে সর্বোচ্চ ৯ বছর করার বিধান এবং একই পরিবারের চার সদস্যের বাইরে অন্যান্য আত্মীয়স্বজনকে পরিচালক হিসেবে নিয়োগের সুযোগ রাখায় ব্যাংক পরিচালকদের ক্ষমতা বেড়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদইত্তেফাককে বলেন আইনের বাধ্যবাধকতার কারণে এক ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিচ্ছেন। এতে হয়তো আইন রক্ষা হচ্ছে কিন্তু এটা দেশের জন্য কোনোভাবেই ভালো নয়। আগেও মাঝে মাঝে এমন ঘটত। এটা দেখার দায়িত্ব বাংলাদেশ ব্যাংকের। তবে এখন বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করে না। আমি যখন ডেপুটি গভর্নর ছিলাম তখন ৩৪ জন বোর্ড সদস্যকে এমন কাজের জন্য বোর্ড থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল।সাবেক এই ব্যাংকার বলেন যে হিসাব পাওয়া যায় সে অনুযায়ী এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকের পরিচালকেরা নিয়েছেন ১ লাখ কোটি টাকার ওপরে। এ টাকা যদি জনসাধারণের মধ্যে বিতরণ করা যেত তাহলে অনেক উপকার পাওয়া যেত। অনেক উদ্যোক্তা ব্যবসা করতে পারতেন। অনেকে তাদের ব্যবসা বাড়াতে পারতেন।কয়েক মাস আগে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের টিআইবি ব্যাংকিং খাতবিষয়ক এক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে সংস্থার নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন ব্যাংকগুলো যে জনগণের আমানতে পরিচালিত হয় এই বাস্তবতা দিনে দিনে ম্লান হয়ে যাচ্ছে। জনগণের আমানত কিছু মানুষের ব্যক্তিগত সম্পদে পরিণত হচ্ছে এবং খেয়ালখুশিমতো ব্যবহারের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।তিনি বলেন তথাকথিত ব্যাংক মালিক বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারএই তিন পক্ষই জনগণের আমানতের কথা ভুলে গিয়ে লুটপাটকারী ও ঋণখেলাপিদের সুযোগ করে দিচ্ছে। সরকার অনেক সময় ঋণখেলাপি অর্থ আত্মসাৎকারী ও জালিয়াতদের সহায়ক শক্তির ভূমিকা পালন করছে। অনেক সময় মনে হচ্ছে সরকার তাদের কাছে জিম্মি। বাংলাদেশ ব্যাংকের আইন ও নীতিমালা এমনিতেই দুর্বল। সরকার আরো দুর্বল করে দিচ্ছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের এক নিরীক্ষা প্রতিবেদনে দেখা গেছে একটি বেসরকারি ব্যাংকের চেয়ারম্যানের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নেওয়া প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা ঋণের মধ্যে ৫ হাজার কোটি টাকাই খেলাপি যা একাধিকবার পুনর্গঠিত হয় এবং পরবর্তী সময়ে আবার খেলাপি হলেও তিনি কখনোই খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হন না।দুর্নীতি দমন কমিশনের দুদক এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে অন্য আরেকটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে কর্মচারীর নামে ভাইভাতিজা ভাতিজির মালিকানা দেখিয়ে এমনকি জামানত ছাড়াও ঋণ নিয়েছেন যা আইনগত বা নৈতিকভাবে নিতে পারেন না ঐ চেয়ারম্যান।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1734.csv b/Bangla_fin_news_articles/1734.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..94d8417e1e1565997005d1479da66400b6cb9aca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1734.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1734,২০২০ সালে কর্মক্ষেত্রে মৃত্যু  হয়েছে ৭২৯ শ্রমিকের,2021-01-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত বছর দেশে কর্মক্ষেত্রে বিভিন্ন দুর্ঘটনায় ৭২৯ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ৩৪৮ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে পরিবহন খাতে। আর মৃত্যুর দিক থেকে নির্মাণ খাত দ্বিতীয় ও কৃষি খাতের অবস্থান তৃতীয়। গতকাল শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজ বিলস এক পরিসংখ্যানের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে। বিভিন্ন জাতীয় সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে বাংলাদেশের শ্রম ও কর্মক্ষেত্র পরিস্থিতি বিষয়ে সংবাদপত্রভিত্তিক বিলস জরিপ২০২০ শীর্ষক এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।এতে উল্লেখ করা হয়েছে ২০২০ সালে সবচেয়ে বেশি ৩৪৮ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে পরিবহন খাতে। নির্মাণ খাতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৮৪ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। তৃতীয় সর্বোচ্চ ৬৭ জনের মৃত্যু হয়েছে কৃষি খাতে। এছাড়া দিনমজুর ৪৯ জন বিদ্যুৎ খাতের ৩৫ জন মৎস্য খাতের ২৭ জন স্টিল মিলের ১৫ জন নৌপরিবহন খাতের ১৫ জন অভিবাসী শ্রমিক ১৫ জন ও ১৪ জন মেকানিকের মৃত্যু হয়েছে এই সময়ে। এর আগে ২০১৯ সালে কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় ১ হাজার ২০০ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছিল। অনুষ্ঠানে বিলসের ভাইস চেয়ারম্যান সংসদ সদস্য শিরিন আখতারসহ আনোয়ার হোসাইন আমিরুল হক আমিন উপদেষ্টা নইমুল আহসান জুয়েলসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।প্রতিবেদেন বলা হয় ২০২০ সালে কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় ৪৩৩ জন শ্রমিক আহত হন। এর মধ্যে ৩৮৭ জন পুরুষ ৪৬ জন নারী শ্রমিক। আহতদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬৮ জন ছিলেন মত্স্য খাতে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নির্মাণ খাতে ৪৯ জন শ্রমিক আহত হন। এছাড়া বিদ্যুৎ খাতে ৪৮ পরিবহন খাতে ৪৭ জুতা কারখানায় ২০ জন নৌপরিবহন খাতে ১৬ জন তৈরি পোশাক শিল্পে ৩৭ জাহাজ ভাঙা শিল্পে ২৯ দিনমজুর ১৬ জন।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1735.csv b/Bangla_fin_news_articles/1735.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f77b25f33c47fbf2346d2c914834edfa62b9ec11 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1735.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1735,ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু,2021-01-10,হাকিমপুর দিনাজপুর সংবাদদাতা,দীর্ঘদিন ধরে চাল আমদানি বন্ধ থাকলেও ফের দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ননবাসমতী সিদ্ধ চাল আমদানি শুরু হয়েছে। শনিবার বিকালে ১১২ মেট্রিকটন চাল বোঝাই ভারতীয় ৩টি ট্রাক বন্দরে প্রবেশ করলে চাল আমদানির আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।জানা গেছে সরকারের অনুমতি পাওয়া নওগাঁর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স জগদীশ চন্দ্র রায় প্রথম এই চাল আমদানি করেন। গত ২০১৯ সালের ৩০ মে থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দেশে চাল আমদানি বন্ধ ছিল।ভরা মৌসুমেও দেশে চালের বাজারে দাম নিয়ে অস্থিরতা দেখা দেয়। দামের এই ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে সরকার ভারত থেকে বেসরকারিভাবে চাল আমদানি করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়। এই অবস্থায় হিলি স্থলবন্দরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার আমদানিকারকেরা ভারত থেকে চাল আমদানি করার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করেন।২৯ জন আমদানিকারক অনুমতি পেয়ে প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে চাল আমদানির জন্য এলসি করেন। শনিবার বিকালে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে নওগাঁর আমদানিকারক মেসার্স জগদিশ চন্দ্র রায় প্রতিষ্ঠান স্বর্ণা ৫ জাতের ১১২ মেট্রিকটন চাল আমদানি করেন। এটিই হচ্ছে দেশে আসা প্রথম চালান।আমদানিকারক মেসার্স জগদিশ চন্দ্র রায়ের প্রতিনিধি শ্রীপদ জানান ভারত থেকে ১০ হাজার মেট্রিকটন চাল আমদানি করার জন্য আমাদের প্রতিষ্ঠান অনুমতি পেয়েছে। এর অংশ হিসেবে শনিবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমাদের প্রথম চালানের ৬শ মেট্রিক টনের মধ্যে ১১২ মেট্রিক টন চাল দেশে প্রবেশ করেছে। পুরোপুরি চাল আমদানি শুরু হলে বাজারে দাম কমে আসবে বলে মনে করেন তিনি।হিলি স্থলবন্দর আমদানি ও রফতানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ জানান প্রতি মেট্রিকটন ৩৫৬ ডলারে ভারত থেকে চাল আমদানি করা হচ্ছে। ২৯৩০ টাকায় প্রতি কেজিতে পড়ছে। এর মধ্যে ৪ টাকা সরকারি রাজস্ব যোগ করলে প্রতি কেজিতে পড়ছে ৩৪ টাকা। এই বন্দর দিয়ে অন্যান্য আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানও চাল আমদানির জন্য এলসি করেছেন। তাদের চালও কয়েকদিনের মধ্যে বাজারে চলে আসবে।এদিকে হিলি স্থলবন্দরের বেসরকারি অপারেটর পানামা হিলি পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন মল্লিক জানান ভারত থেকে চাল বোঝাই ৩টি ট্রাক দেশে প্রবেশ করলে বন্দরের পানামা ওয়্যারহাউজে সন্ধ্যার দিকে ঢোকে। এখনও ভারতীয় ট্রাক থেকে চাল খালাস করা হয়নি। কাস্টমসের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হলে রবিবার থেকে চাল খালাস হতে পারে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1736.csv b/Bangla_fin_news_articles/1736.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ff327d7f66259a1641ba708d190a951f393e65c3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1736.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1736,বন্ধ হওয়ার উপক্রম ব্যাংকগুলোর স্বাস্থ্যও এখন ভালো,2021-01-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাসের প্রকোপে বিপর্যস্ত অর্থনীতির গতি ফেরাতে ব্যাংকগুলোকে ঋণসহায়তা প্রদানের নির্দেশনা দিলেও উদ্যোক্তাদের বেশির ভাগই সুবিধা পাননি। সরকারঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়ন করতে ব্যাংকগুলোকে বেশ কিছু সুবিধাও দেওয়া হয়। সেই সুবিধা নিয়ে নিজেদের আর্থিক অবস্থান সুসংহত করেছে ব্যাংকগুলো। নগদ মুনাফা তুলতে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে। ঋণ ফেরত না পাওয়ার আশঙ্কার কথা বলে উদ্যোক্তাদের বঞ্চিত করেছে। যে কারণে করোনায় সরকারঘোষিত ঋণসহায়তার প্যাকেজ ফলপ্রসূ হয়নি বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।তাদের মতে বাড়তি তারল্যের জোগান নিশ্চিত হওয়ায় শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে নগদ মুনাফা তুলছে ব্যাংকগুলো। এই সুবাদে এমনকি বন্ধ হওয়ার উপক্রম ছিল এমন ব্যাংকগুলোও এখন ভালো অবস্থায় পৌঁছেছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের ঋণসহায়তা না দিয়ে ব্যাংকগুলোর শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বাড়ার সমালোচনাও করেছেন বিশেষজ্ঞরা।তাদের মতে এ খাতের ঋণ বিতরণে ব্যাংকগুলোর টালবাহানা ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা যথাসময়ে ও পরিমাণমতো ঋণ না পাওয়ায় প্রণোদনার প্রত্যাশিত সুফল মেলেনি। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন বলেন গত বছরের শুরু থেকে করোনার প্রকোপ শুরু হওয়ায় ব্যাংকগুলোও প্রণোদনাকেন্দ্রিক হয়ে পড়ে। মূলত প্রণোদনার ঋণ বিতরণই ব্যাংকগুলোর মূল কাজ হয়ে গিয়েছিল। অথচ এ কাজটি তারা ঠিকমতো করেনি। এখানে ন্যায্যতা রাখা হয়নি। হাতেগোনা বড় বড় প্রতিষ্ঠানকে মুখ দেখে ঋণ দেওয়া হয়েছে। মাঝারি ও ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ ঋণ সহায়তা থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে অর্থনীতিকে আবারও আগের জায়গায় ফিরিয়ে আনতে হলে ক্ষুদ্র এবং মাঝারি শিল্পউদ্যোক্তাদের সক্রিয় করা দরকার। সেই লক্ষ্য নিয়েই বিভিন্ন স্তরে ঋণসহায়তার প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়। কিন্তু ব্যাংকগুলো ঋণ বিতরণের বদলে প্রাপ্ত সুবিধা নিয়ে নিজেদের অবস্থান দৃঢ় করেছে। বড়দের ঋণসুবিধা দিলেও ছোট ও মাঝারিদের ঋণ বিতরণের চিত্র ছিল হতাশাজনক। কোনো কোনো প্যাকেজের এক থেকে দেড়শ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ হয়েছে মাত্র। অথচ ছোট উদ্যোক্তাদের ঋণ বিতরণে ব্যাংকগুলোকে আগ্রহী করতে খেলাপি করার সময় বাড়ানো প্রভিশন কমানোসহ নানা ছাড় দেওয়া হয়েছে। এসবের পাশাপাশি ২ হাজার কোটি টাকার ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমও করা হয়।বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ ইত্তেফাককে বলেন প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়ন ও এর সুফল দেওয়ার জন্য ব্যাংকগুলোর যেভাবে দায়িত্ব পালন করার দরকার ছিল তা তারা পারেনি। যাদেরকে ঋণ দেওয়া দরকার তারা ঋণ পায়নি। এখন জোর যার মুল্লুক তার অবস্থা হয়ে গেছে। ছোট ও দুর্বলরা ঋণ পাচ্ছে না। সরকার ও বিভিন্ন মহলে যাদের যোগাযোগ আছে তারাই ব্যাংক থেকে ঋণ নিচ্ছে।ব্যাংকগুলো যেসব সুবিধা পেল প্যাকেজ বাস্তবায়নের জন্য ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন সুবিধা দেওয়া হয়েছে। যেমন বাংলাদেশ ব্যাংক নগদ জমার হার সিআরআর ১ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছে। আবার ঋণ আমানত অনুপাত সীমা এডিআর ২ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। নীতি সুদহার বা রেপো দশমিক ৫০ শতাংশ কমানো হয়েছে। ১৯টি প্যাকেজের মধ্যে প্রায় সবগুলোতেই পুনঃঅর্থায়ন তহবিল থেকে টাকা দেবে সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রণোদনা প্যাকেজের প্রায় অর্ধেকই আসবে পুনঃঅর্থায়ন তহবিল থেকে।করোনার অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলায় সরকার ঘোষিত ১ লাখ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বড় শিল্প ও সেবা খাতের জন্য চলতি মূলধন বাবদ ৩০ হাজার কোটি টাকা ও এসএমই খাতের জন্য ২০ হাজার কোটি টাকা। এসব ঋণের সুদের অর্ধেক পরিশোধ করবে সরকার বাকি অর্ধেক গ্রাহক। ব্যাংকগুলোতে যাতে তারল্যসংকট না হয় সে জন্য বড় অঙ্কের পুনঃঅর্থায়ন তহবিলও গঠন করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। করোনাকালীন সময়ে ব্যাংকগুলোর শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ সীমাও শিথিল করা হয়েছে।এর আগে ৯ শতাংশ বা সিঙ্গেল ডিজিট সুদহার বাস্তবায়নের সময় ব্যাংকগুলো সরকারের কাছ থেকে নানা সুবিধা আদায় করে। তখন সরকারি আমানতের অর্ধেক বেসরকারি ব্যাংকে রাখতে সরকারকে বাধ্য করেন ব্যাংকের মালিকরা। এছাড়া এডিআর বাড়ানোসহ বেসরকারি ব্যাংকের সুবিধা হয় এমন অনেকগুলো বিধান করতে বাধ্য হয়। যদিও যে সময়ে ব্যাংক ঋণের সুদহার ৯ শতাংশ করার কথা ছিল সে সময়ে করেনি ব্যাংকগুলো। এমনকি এখনো পর্যন্ত ডজনখানেক ব্যাংকের সুদহার ৯ শতাংশের বেশি।ব্যাংকের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিএবির চাহিদা অনুযায়ী যেসব সুবিধা দেওয়া হয়েছিল সেগুলো হলোসরকারি আমানতের ৫০ শতাংশ বেসরকারি ব্যাংকে রাখা সিআরআর ১ শতাংশ কমানো ঋণ আমানতের হার এডিআর সমন্বয়সীমার সময় বাড়ানো এবং রেপো রেট ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ করা হয়েছে। তখনো ব্যাংকগুলো সুবিধা নিয়েও যথাসময়ে সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে নামিয়ে আনেনি।উদ্যোক্তাকে আটকিয়ে কার লাভ করোনার অভিঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত উদ্যোক্তাদের ঋণসহায়তা দিয়ে টিকিয়ে রাখলেই বরং দেশের অর্থনীতির জন্য লাভ। যে ব্যাংক অর্থায়ন করেছে তার লাভ। এই সময়ে চলতি মূলধন ঋণসুবিধা দিয়ে ব্যবসায়উদ্যোগ চালু রাখলে ব্যাংকের টাকা ফেরত দিতে পারবেন উদ্যোক্তা। কর্মীদেরও সুরক্ষা হবে। নইলে খেলাপি ঋণের পরিমাণই কেবল বাড়বে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।তারা সার্বিক অবস্থা বিশ্লেষণে বলেন ধারণা ছিল বেসরকারি ব্যাংকের বিস্তৃতি ঘটলে ব্যাংকিং খাতের সুশাসন নিশ্চিত হবে। দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। কার্যত এখন দেখা গেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলো সিন্ডিকেটের মধ্যে ঢুকে পড়েছে। এসব ব্যাংকেরও স্বচ্ছতা প্রশ্নবিদ্ধ।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1737.csv b/Bangla_fin_news_articles/1737.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..72bd9ec8dc442fa3cbdd8e8497631b7acf0dc9ac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1737.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1737,যে কারণে রেকর্ড পরিমাণ কালো টাকা বৈধ,2021-01-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত বাজেটে অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার ক্ষেত্রে সরকার ব্যাপক সুযোগ দেয়। এর ফল দেখা গেলো ছয় মাসের হিসাবে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর বলছে ৭ হাজার ৪৪৫ জন ব্যক্তি গত ছয় মাসে ১০ হাজার ২২০ কোটি অপ্রদর্শিত টাকা বৈধ করেছেন। এর বিপরীতে এনবিআর আয়কর পেয়েছে ৯৪০ কোটি টাকা। এর আগে এতো বিপুল পরিমাণ কালো টাকা একসঙ্গে অর্থনীতির মূল স্রোতে আসেনি। অর্থমন্ত্রী যে সুযোগ দিয়েছেন তা নেওয়ার জন্য আরো ছয় মাস সময় হাতে রয়েছে। কী কারণে মাত্র ছয় মাসেই এতো বিপুল পরিমাণ কালো টাকা বৈধ হয়েছে সে প্রশ্ন অনেকের। অতীতে অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার সুযোগ থাকলেও প্রযোজ্য কর দিয়ে এর উপর আরো ১০ শতাংশ জরিমানা দিতে হতো। গত অর্থবছর পর্যন্ত ব্যক্তি করদাতাদের করহার ছিল ১০ শতাংশ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত। কেউ এক কোটি টাকা বৈধ করতে চাইলে এর বেশিরভাগের উপরই ৩০ শতাংশ আয়কর প্রযোজ্য হতো। প্রদেয় করের ওপর আরো ১০ শতাংশ জরিমানা দিতে হতো। ফলে যারা নিয়ম মেনে কর দিতেন কালো টাকা বৈধ করতে হলে তাদের চেয়ে কিছু হলেও বেশি দিতে হতো। কিন্তু এবার আইন হয়েছে জরিমানা তো নয়ই। সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ করও নয়। মাত্র ১০ শতাংশ কর দিয়েই যেকোনো টাকা এমনকি নগদ কিংবা ব্যাংক জমা বৈধ করা যাবে। এটি কালো টাকা বৈধ হওয়ার পেছনে অন্যতম কারণ।সংশ্লিষ্টরা বলছেন এর চেয়ে বড় কারণ হলো অতীতে কর দিয়ে টাকা বৈধ করা হলে ওই টাকার উৎস নিয়ে আয়কর বিভাগ কেবল প্রশ্ন তুলতো না। কিন্তু দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক কিংবা অন্য কোনো গোয়েন্দা সংস্থা চাইলে এ বিষয়ে খোঁজ খবর করতে পারতো। ফলে কর বিভাগ সুযোগ দেওয়া সত্ত্বেও দুদকের ভয়ে অনেকে টাকা বৈধ করতে আগ্রহী হতেন না। এবার এনবিআর তো নয়ই অন্য কোন সংস্থারও এসব অর্থের উৎস সম্পর্কে প্রশ্ন করার সুযোগ বাতিল করা হয়েছে। অর্থাৎ এই টাকা কোথা থেকে এসেছে এ প্রশ্ন কেউ তুলতে পারবে না।সংশ্লিষ্টরা বলছেন মূলত এ দুটি কারণেই এবার এতো বেশি পরিমাণে কালো টাকা বৈধ হয়েছে। আগামী ছয় মাসেও একইভাবে বিপুল পরিমাণ টাকা অর্থনীতির মূল স্রোতে আসবে বলেও মনে করা হচ্ছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1738.csv b/Bangla_fin_news_articles/1738.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cd82dbd6c4116f2292ae966869cfbea19bd87e7b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1738.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1738,বিশ্বনেতৃত্বে যে ১০ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এগিয়ে,2021-01-09,মোশাহাদাত হোসেন নিশাদ,সারাবিশ্বে উৎপাদনখাত ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্ব জিডিপিতে এর অবদান প্রায় ১৬ শতাংশ। বিশ্বের বৃহত্তম উত্পাদনকারী সংস্থাগুলো বিভিন্ন শিল্পের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং খাত বিশ্বের বৃহত্তম সংস্থাগুলোর মধ্যে অবস্থান করে। এই সংস্থাগুলোর সম্মিলিত আয় ২ দশমিক ৬ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি। বিশ্বব্যাপী উৎপাদন জায়ান্টগুলো একবার দেখে নেওয়া যাক১. ভক্সওয়াগেনভক্সওয়াগেন বিশ্বের বৃহত্তম অটোমোবাইল সংস্থা এবং বিশ্বের ৫টি বৃহত্তম উৎপাদনকারী সংস্থার তালিকায়ও শীর্ষে রয়েছে। কর্মীদের সংখ্যার কথা এলেই এটি অন্যতম বৃহত্তম বেসরকারি সংস্থা। ২০১৮ সালে সংস্থার মোট আয় ২৮২.৭৬০ বিলিয়ন ডলার।২. টয়োটা মোটর টয়োটা মোটর জাপানের একটি প্রধান গাড়ি প্রস্তুতকারক। এটি নির্ভরযোগ্যতা এবং প্রাপ্যতা উভয়ের জন্য বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় গাড়ি। এটি জাপানের বৃহত্তম সংস্থাগুলোর একটি। সেখানকার বৃহত্তম তালিকাভুক্ত সংস্থাও টয়োটা বৈদ্যুতিক গাড়িগুলোর বাজারের শীর্ষস্থানীয়। ২০১৯ সালে সংস্থার মোট লাভ ১৯.০৯৬ বিলিয়ন ডলার।৩. স্যামসাং ইলেকট্রনিস স্যামসাং প্রচুর পরিমাণে ইলেকট্রনিকস পণ্য তৈরি করে যার মধ্যে টেলিভিশন স্মার্টফোন অডিও সিস্টেম এবং আরো অনেক কিছু অন্তর্ভুক্ত। প্রকৃতপক্ষে এটি এখন পর্যন্ত বিশ্বের বৃহত্তম ফোন সংস্থা এবং কমপক্ষে ৭৪৮টি অ্যাসেম্বলিং প্ল্যান্টের পাশাপাশি বিক্রয় নেটওয়ার্কও পেয়েছে এবং এটি বেশির ভাগ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মালিকানাধীন। ২০১৯ সালে সংস্থার মোট লাভ ১৮.৪৫৩ বিলিয়ন ডলার।৪. অ্যাপল অ্যাপেল এখন পর্যন্ত বিশ্বের সর্বাধিক মূল্যবান সংস্থা এবং আয় হিসাবেও বিশ্বের বৃহত্তম কোম্পানি হিসাবে বিবেচিত। এটি বিশ্বের বৃহত্তম ফোন সংস্থাগুলোর মধ্যে একটি এবং আইফোন তৈরির পাশাপাশি কম্পিউটারও তৈরি করছে। ২০১৯ সালে সংস্থার মোট আয় ২৬০.১৭৪ বিলিয়ন ডলার।৫. ডেমলার ডেমলার মারসিডিজবেঞ্জ বিলাসবহুল গাড়িগুলোর নির্মাতা যা সারা বিশ্ব জুড়ে প্রতিপত্তির লক্ষণ। জার্মান সংস্থাটি বিশ্বের বৃহত্তম অটোমোবাইল সংস্থাগুলোর মধ্যে একটি। ২০১৯ সালে ৩৩ লাখ গাড়ি বিক্রি করেছে। ২০১৯ সালে সংস্থার মোট সম্পদ ৩৩৯ দশমিক ৪৫৬ বিলিয়ন ডলার।৬. ফক্সকন ফক্সকন তাইওয়ানিজ ইলেকট্রনিকস প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান। ২০১৯ সালে সংস্থার মোট লাভ ৩.৭৩১ বিলিয়ন ডলার।৭. হোন্ডা হোন্ডা মোটরস বিশ্বের বৃহত্তম মোটরসাইকেলের সংস্থা এবং ১৯৫৯ সাল থেকে এর উৎপাদন শুরু হয়েছে। ১৯৯৯ সালের শেষদিকে উত্পাদন প্রায় ৪০০ মিলিয়নে পৌঁছেছে। ২০১৯ সালে সংস্থার মোট লাভ ৪.১৯২ বিলিয়ন ডলার।৮. জেনারেল মোটরস যুক্তরাষ্ট্রে বৃহত্তম অটোমোবাইল সংস্থা হলো জেনারেল মোটরস। ২০১৯ সালে সংস্থার মোট লাভ ৬.৭৩২ বিলিয়ন ডলার।৯. ফোর্ড মোটর যুক্তরাষ্ট্রে দ্বিতীয় বৃহত্তম সংস্থা হলো ফোর্ড। ২০১৯ সালে সংস্থাটির মোট সম্পদ ২৫৮.৫৩৭ বিলিয়ন ডলার।১০. হুয়াওয়ে হুয়াওয়ে নির্মাতারা স্মার্টফোনগুলোর পাশাপাশি সারা বিশ্বের টেলিযোগযোগ সরঞ্জামাদিসহ ১৭০টি দেশে পণ্য এবং পরিষেবা সরবরাহ করে। ২০১৯ সালে সংস্থার মোট সম্পদ ১২৩.২৭০ বিলিয়ন ডলার।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1739.csv b/Bangla_fin_news_articles/1739.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b2a8213cc0f8dfc3effe069083f04709da234c1c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1739.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1739,প্রণোদনার টাকা শোধে আরো এক বছর চায় বিজিএমইএ,2021-01-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা মহামারিকালে সৃষ্ট পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার শিল্পোদ্যোক্তাদের প্রণোদনার আওতায় স্বল্প সুদে ঋণ সহায়তা দেওয়ার পর ঐ ঋণের অর্থ পরিশোধ শুরু হচ্ছে চলতি মাস থেকে। আবার এটি পরিশোধ করতে হবে পরবর্তী দুই বছরের মধ্যে। এর মধ্যেই শুরু হয়েছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। ফলে ফের রপ্তানি কমতির দিকে। গত তিন মাস যাবত্ প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক রপ্তানি কমছে। এ পরিস্থিতিতে চলতি মাস থেকে প্রণোদনার ঋণের অর্থ পরিশোধ উদ্যোক্তাদের জন্য কঠিন হবে বলে মনে করছেন দেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি খাত তৈরি পোশাক উদ্যোক্তারা। এ খাতের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে আরো ছয় মাসের জন্য প্রণোদনার ঋণ স্থগিত করার জন্য। একই সঙ্গে ঋণ পরিশোধের সময় ২৪ মাসের বদলে এক বছর বাড়িয়ে ৩৬ মাস করার অনুরোধ তাদের।সংগঠনটির সভাপতি ড. রুবানা হক এ খাতের বিদ্যমান সংকট তুলে ধরে বলেন শিল্প আজ মর্মান্তিক পরিস্থিতির দিকে মোড় নিয়েছে। উদ্যোক্তাদের বাঁচিয়ে রাখতে হলে এ সুবিধা দেওয়া দরকার। অর্থনীতিবিদদের কেউ কেউ মনে করেন ঋণ পরিশোধে সময়সীমা বাড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে। পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর ইত্তেফাককে বলেন বর্তমান পরিস্থিতিতে ২৪ মাসের মধ্যে এত টাকা ঋণ কেউ পরিশোধ করতে পারবে না। এখনো তো কেউ দাঁড়াতেই পারেনি। ২৪ মাসের মধ্যে দিত কীভাবে। এটিকে বাড়িয়ে দেওয়া দরকার। এতে সরকারের এমন বিশেষ কোনো ক্ষতিও হবে না।এদিকে করোনার এই কঠিন সময়ে অনেক শিল্পোত্পাদন বন্ধ কিংবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছিল। অথচ তাদের পুরো গ্যাস ও বিদ্যুতের বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে। ফলে এমন কঠিন সময়ে উদ্যোক্তাদের এ অর্থও পরিশোধের চাপও রয়েছে। বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক ইত্তেফাককে বলেন করোনার সময়ে উত্পাদন বন্ধ ছিল কিংবা আংশিক হয়েছে। কিন্তু মিনিমাম চার্জ দিতে হচ্ছে। এই দুঃসহ সময়ে এক্ষেত্রে কিছু শিথিলতা এবং ছাড় দেওয়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরেই বলে আসছি। কিন্তু কেউ শুনেনি। বিদ্যুত্ ও গ্যাসের বিল কয়েক মাসের জন্য স্থগিতের আবেদন করা হলেও কেউ শুনেনি।অন্যদিকে এ ধরনের কঠিন সময়ে উদ্যোক্তাদের ব্যবসা থেকে বের হয়ে যাওয়ার রাস্তাও এক্সিট পলিসি খোলা নেই। এমন টালমাটাল পরিস্থিতিতে উদ্যোক্তাদের জন্য ভবিষ্যতে কী অপেক্ষা করছেতা ভেবে অনেকে শঙ্কিত। এক খোলা চিঠিতে নিজেদের কঠিন পরিস্থিতির কথা তুলে ধরেছেন বিজিএমইএ সভাপতি। তিনি বলেন যথাযথ প্রস্থান নীতি এক্সিট পলিসি না থাকায় পশ্চিমা ক্রেতাদের দেওলিয়াত্ব বরণ নির্দয়হীনভাবে ক্রয়াদেশ বাতিলের কারণে এই শিল্প চরমভাবে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। কারখানাগুলো প্রাণান্তকর সংগ্রাম করে কোনোভাবে টিকে রয়েছে। এই শিল্প ভালো করছে এবং সরকারের কাছ থেকে সব সহযোগিতা পাচ্ছে এই যে একটি ধারণা অনেকেই পোষণ করছেনতার প্রকৃত পুনর্মূল্যায়ন হওয়া অত্যন্ত জরুরি।প্রসঙ্গত সরকার তৈরি পোশাকসহ বিভিন্ন খাতের জন্য বিপুল পরিমাণ প্রণোদনা সহায়তার ঘোষণার দিলেও এর বড় অংশই এখনো বিতরণ হয়নি। এ পরিস্থিতিতে গত তিন দিন আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক চলতি মাসের তৃতীয় সপ্তাহের মধ্যে প্রণোদনা প্যাকেজের অর্থ পরিশোধের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছে।বিজিএমইএ সভাপতি বলেন এ নির্দেশনা এমন সময়ে দেওয়া হয়েছে যখন করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে শিল্প গভীর অনিশ্চয়তায় হাবুডুবু খাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে বর্তমান প্রণোদনা প্যাকেজের ঋণের সুদ অন্ততপক্ষে ছয় মাসের জন্য স্থগিতকরণ অথবা প্রণোদনা পরিশোধের মেয়াদ অন্ততপক্ষে আরো অতিরিক্ত ১ বছর সম্প্রসারিত করা না হলে শিল্পকে টিকিয়ে রাখা দুরূহ হবে।বিজিএমইএ সভাপতি বলেন সারা বিশ্ব দেখেছে ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লকডাউনের প্রভাব কি। খুচরা বিক্রয় ও চাহিদার ওপর সেগুলো কি প্রভাব রেখেছে। বিশ্ব দেখেছে ক্রিসমাসে স্মরণকালের সবচেয়ে মন্দ কেনাকাটা। এসবের প্রভাবে ২০২০এর সেপ্টেম্বরের পর থেকে পণ্যের মূল্য কমেছে প্রায় ৫ শতাংশ। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে অনিশ্চয়তা আর শঙ্কায় আমরা বিপর্যস্ত। ভ্যাকসিনের প্রাপ্যতা এখনো নিশ্চিত হয়নি এবং এর প্রভাব বিশ্ব অর্থনীতিতে বিরাজ করছে। তাই আমাদের আশঙ্কা রপ্তানির এই নিম্নমুখী প্রবণতা সম্ভবত চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত বজায় থাকবে।তৈরি পোশাক রপ্তানি কমে যাওয়ার চিত্র তুলে ধরে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ২০২০ সালে পোশাক রপ্তানি কমেছে প্রায় ১৭ শতাংশ। ওভেন পোশাক রপ্তানি বেশি খারাপ করলেও নিটওয়্যার তুলনামূলক স্থিতিশীল পর্যায়ে রয়েছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1740.csv b/Bangla_fin_news_articles/1740.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a3d609471207bcc5c406b01ab556f1c1bb05347e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1740.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1740,চালে শুল্ক কমল ৩৫ শতাংশ আর পেঁয়াজে বসল ১০ শতাংশ,2021-01-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চাল ও পেঁয়াজের বাজারে শৃঙ্খলা আনতে শুল্ক সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের পথে হাঁটল সরকার। স্থানীয় কৃষককে পেঁয়াজের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে আমদানিতে কিছুটা রাশ টানতে ১০ শতাংশ শুল্ক বসিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। অন্যদিকে চালের বাজারের অস্থিরতা কমাতে আমদানিতে বিদ্যমান সাড়ে ৬২ শতাংশ শুল্ককর ২৫ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। চাল আমদানিতে শুল্ক ১০ শতাংশ ও সম্পূরক শুল্ক ২৫ শতাংশসহ মোট ৩৫ শতাংশ কমানো হয়েছে। এর ফলে চাল আমদানির খরচ কমলে বাজারে চলমান ঊর্ধ্বগতিতে লাগাম বসবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। বৃহস্পতিবার এনবিআর এ আদেশ জারি করেছে।অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম স্বাক্ষরিত ঐ আদেশে বলা হয় চালের আমদানি শুল্ক কমানোর সম্পর্কিত এ আদেশ আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।প্রসঙ্গত করোনা আসার পর থেকে দেশের চালের বাজারে অস্থিরতা চলছে। ক্রমাগত বাড়ছে দাম। অতীতে স্থানীয় কৃষককে সুরক্ষা দিতে চাল আমদানি নিরুত্সাহিত করার লক্ষ্যে সাড়ে ৬২ শতাংশ শুল্ককর আরোপ করা হয়। তবে লাগামহীন দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে ভোক্তাকে সুরক্ষা দেওয়ার বিষয়টিও সামনে আসে। এ লক্ষ্যে চালের আমদানি শুল্ক ৩৫ শতাংশ কমানো হলো।এছাড়া পেঁয়াজের সংকটকালে বাংলাদেশে বড় রপ্তানিকারক দেশ ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ায় এখানে হুহু করে বাড়তে থাকে দাম। এখন দেশের বাজারে কৃষকের পেঁয়াজ উঠতে শুরু করেছে। এই সময়ে এসে ভারত পেঁয়াজ রপ্তানির নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়।ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বেড়ে গেলে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিকভাবে কমে যেতে পারে। ফলে কৃষক লোকসানের মুখে পড়তে পারেন। কৃষককে সুরক্ষা দিয়ে স্থানীয় পেঁয়াজ উত্পাদনে উত্সাহিত করতে পেঁয়াজের দাম যাতে যৌক্তিক পর্যায়ের নিচে না নামে সে দাবি উঠতে থাকে বিভিন্ন পক্ষ থেকে। ইস্যুটি নিয়ে সম্প্রতি কথা বলেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিও।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1741.csv b/Bangla_fin_news_articles/1741.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a1a7a526d7cb3a4288eb0e930d89229cd7dbbcd9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1741.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1741,ব্লকচেইনে সিটি ব্যাংকের প্রথম শরিয়াভিত্তিক আন্তর্জাতিক এলসির লেনদেন শুরু,2021-01-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ব্লকচেইন প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রথম বাংলাদেশি ব্যাংক হিসেবে সিটি ব্যাংক আন্তর্জাতিক ঋণপত্র ইসলামি শরিয়াভিত্তিক অর্থায়ন ব্যবস্থার অধীনে কার্যকর করেছে। জেদ্দাভিত্তিক ইসলামি উন্নয়ন ব্যাংকের আইডিবি সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ট্রেড ফিন্যান্স কর্পোরেশনের আইটিএফসি সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে সিটি ব্যাংক লেনদেনটি সম্পন্ন করে। যেখানে আইটিএফসি অ্যাডভাইসিং ও অর্থায়ন ব্যাংক হিসেবে কাজ করেছে। আইটিএফসি সিটি ব্যাংককে প্রদত্ত মুরাবাহা ট্রেড ফিন্যান্স লাইনের অধীনে এলসিকে অর্থায়ন করেছে।হংকংভিত্তিক রফতানিকারক অ্যাপারেল লিংক এইচকে লিমিটেড থেকে পোশাক শিল্পের জন্য আনুষঙ্গিক উপকরণ আমদানি লক্ষ্যে শীর্ষস্থানীয় পোশাক রফতানিকারক ডেবনেয়ার গ্রুপের পক্ষ থেকে এই এলসি ইস্যু করা হয়।এই লেনদেন প্রক্রিয়াটি অনেক দ্রুত সম্পাদিত হয়। যেখানে প্রচলিত ব্যবস্থায় ক্রসবর্ডার এলসি ইস্যু থেকে বেনিফিশিয়ারির কাছে পৌঁছানো পর্যন্ত ২৪৭২ ঘণ্টা প্রয়োজন হতো সেখানে ব্লকচেইন নেটওয়ার্কে এলসি খসড়া থেকে এলসি ইস্যু এবং অ্যাডভাইসিং ব্যাংক কর্তৃক এলসি বেনিফিশিয়ারির কাছে পৌঁছাতে মাত্র ৩৮ মিনিট সময় নেয়।সিটি ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মারুফ বলেন সিটি ব্যাংক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল ব্যাংক এবং আমাদের গ্রাহকদের দ্রুততর ও সন্তোষজনক সেবা প্রদানের জন্য আধুনিক সব প্রযুক্তি ব্যাবহার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ব্লকচেইন প্রযুক্তির এই লেনদেনটি ডিজিটাল বাণিজ্যকে তরান্বিত করার পথকে প্রশস্ত করবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1742.csv b/Bangla_fin_news_articles/1742.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8be18da041e77c60c25ba8adae2484d6c59b7326 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1742.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1742,এক দশকে গাড়ির কর বেড়েছে ৮ থেকে ২৫ গুণ,2021-01-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গাড়ির মালিকদের ওপর প্রতি বছরই বাড়ছে করের ভার। গাড়ি কেনার সময় বিপুল পরিমান আমদানিশুল্কসহ অন্যান্য করাদি পরিশোধ করার পর প্রতিবছর এভাবে কর বৃদ্ধি পেতে পেতে তা এখন অসহনীয় পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে। করোনার এই সময়ে মানুষের আয় কমে যাওয়ায় পরিস্থিতি আরো জটিল হয়েছে।তথ্য অনুযায়ী কেবল গত এক দশকে গাড়ির মালিকদের ওপর আয়কর বেড়েছে সর্বনিম্ন ৮ গুণ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২৫ গুণ পর্যন্ত। এর সঙ্গে রয়েছে বিআরটিএর নিবন্ধন ফি সার্ভিস চার্জ ট্যাক্স টোকেন নবায়ন ফি ফিটনেস সনদ নবায়ন ফি। এর বাইরে আবার রিকন্ডিশন্ড গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে বাড়তি ট্রান্সফার ফি নেওয়া হচ্ছে যা নিয়মবহির্ভূত বলে মনে করা হচ্ছে।জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর তথ্যে দেখা গেছে ২০০৯১০ অর্থবছরে ১ হাজার ৫০০ সিসি সিলিন্ডার ক্যাপাসিটি পর্যন্ত একটি মোটর কারের আয়কর ছিলো ৩ হাজার টাকা। চলতি ২০২০২১ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫ হাজার টাকায়। অর্থাত্ এক দশকে এ ধরণের গাড়ির মালিকের ব্যয় বেড়েছে আট গুণেরও বেশি। আর গত এক বছরের ব্যবধানে এ ধরণের গাড়ির মালিকের খরচ বেড়েছে ৬৭ শতাংশ। অন্যদিকে ২০১০ সালে ২৮০০ সিসি বা এর উপরে একটি গাড়ির আয়কর ছিলো ৮ হাজার টাকা। আর চলতি অর্থবছর এ ধরণের সর্বোচ্চ সিসির ৩৫০০ সিসির ওপরে গাড়ির মালিকের আয়কর বেড়ে দাঁড়িয়েছে দুই লাখ টাকা। এ ধরণের একটি গাড়ির জন্য মালিকের আয়কর বাবদ ব্যয় বেড়েছে ২৫ গুণ গত বছর এ ধরণের একটি গাড়ির আয়কর ছিলো সোয়া এক লাখ টাকা। এবার তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দুই লাখ টাকায়। এভাবে অন্যান্য গাড়ির আয়করও সিসি ভেদে প্রায় একই হারে বেড়েছে। বছর বছর এভাবে গাড়ির আয়কর বাড়ায় বিপাকে গাড়ির মালিকরা।গাড়ির মালিকদের সঙ্গে আলাপকালে জানা যায় গণপরিবহনের সঙ্কট ও বিশৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে অধিকাংশ মানুষ ব্যক্তিগত গাড়ি কেনায় আগ্রহী হয়েছে। অতীতে গাড়ির যে করহার ছিলো তা বিবেচনায় নিয়ে তারা গাড়ি কিনেছেন। কিন্তু বছর বছর বাছবিচারহীনভাবে কর বাড়তে থাকায় গাড়ি রাখা কঠিন হয়ে পড়ছে। আবার এতদিনেও রাজধানীসহ দেশের গণপরিবহন ব্যবস্থা উন্নত দেশ নয়ই এমনকি পাশ্ববর্তী দেশগুলোর মানেও আসতে পারেনি। একদিকে ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করা কঠিন হয়ে পড়ছে অন্যদিকে শৃঙ্খলায় নেই গণপরিবহন ব্যবস্থা। ফলে উভয় সঙ্কটে পড়েছেন তারা। এ ধরণের পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে ব্যক্তিগত গাড়ির ওপর আয়করের বিষয়টি চিন্তা করা উচিত বলে মনে করেন তারা।কেবল আয়কর নয় একজন গাড়ির মালিককে বছর বছর বিআরটিএর সার্ভিস চার্জও দিতে হয়। সর্বশেষ গত বাজেটে এ ধরনের সার্ভিস চার্জের সম্পূরক শুল্ক বেড়েছে ৫০ শতাংশ। এছাড়া গাড়ি কেনার ক্ষেত্রেও এককালীন বিপুল পরিমাণ শুল্ককর তো রয়েছেই। বর্তমানে সর্বোচ্চ সিসির একটি গাড়ির শুল্ককর ৮০০ শতাংশের ওপরে।অবশ্য বিদ্যমান আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী গাড়ির আয়কর পরিশোধ করা হলেও পরবর্তীতে ব্যক্তির আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় আগে প্রদেয় কর সমন্বয় করার সুযোগ রয়েছে। অর্থাত্ এই পরিমাণ টাকা বাদ দিয়ে অবশিষ্ট আয়কর জমা দেবেন করদাতা। তবে অগ্রিম প্রদত্ত করের চেয়ে যদি প্রদেয় করের পরিমাণ কম হয় সেক্ষেত্রে ঐ টাকা তিনি ফেরত পাবেন না। ধরা যাক কেউ সর্বোচ্চ সিসির গাড়ির জন্য দুই লাখ টাকা কর দিলেন। কিন্তু তার যদি বছর শেষে মোট প্রদেয় কর ৫০ হাজার টাকা হয় কেবল ঐ পরিমাণ টাকাই সমন্বয় করা যাবে। বাকী দেড় লাখ টাকা তিনি ফেরত পাবেন না।গাড়ির ওপর এত বেশি হারে কর নেওয়া যৌক্তিক নয় বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরাও। পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহি পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর ইত্তেফাককে বলেন প্রথম দিকে ঠিকই ছিলো। কিন্তু বাড়াতে বাড়াতে এখন অতিরিক্ত হয়ে গেছে। একটি গাড়ির জন্য হঠাত্ করে একসাথে দেড় দুই লাখ টাকা কর দেওয়া তো সহজ ব্যাপার নয়। এতে তারল্যের সমস্যা হয়। এটি ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকার মধ্যে থাকলে তা সহনীয় ছিলো। তিনি বলেন যদিও এই টাকা পরবর্তীতে সমন্বয় করার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু কারো কর কম আসলে তার তো ফেরত পাওয়ার সুযোগ নেই।গত বাজেটে যেসব গাড়ির ইঞ্জিন ক্যাপাসিটি ১ হাজার ৫শ সিসির মধ্যে এমন গাড়ির আয়কর ১৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৫ হাজার টাকা করা হয়েছে। এছাড়া ১ হাজার ৫শ থেকে ২ হাজার সিসি পর্যন্ত গাড়ির আয়কর ৩০ হাজার টাকা থেকে বেড়ে ৫০ হাজার টাকা দুই হাজার থেকে দুই হাজার পাঁচশ সিসির ক্ষেত্রে ৫০ হাজার টাকা থেকে বেড়ে ৭৫ হাজার দুই হাজার পাঁচশ থেকে তিন হাজার সিসি ৭৫ হাজার টাকার স্থলে ১ লাখ ২৫ হাজার তিন হাজার থেকে তিন হাজার পাঁচশ সিসি এক লাখ টাকার স্থলে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং তিন হাজার পাঁচশ সিসির উপরে গাড়ির ক্ষেত্রে ১ লাখ ২৫ হাজার টাকার স্থলে দুই লাখ টাকা করা হয়েছে। মাইক্রোবাসের ক্ষেত্রে এই কর ২০ হাজার টাকা থেকে বেড়ে ৩০ হাজার টাকা হয়েছে।বিআরটিএ থেকে পাওয়া ২০১৮ সালের মার্চের তথ্য অনুযায়ী এ পর্যন্ত প্রাইভেট কার নিবন্ধন নিয়েছে ৩ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬০টি। জিপ নিবন্ধন নিয়েছে ৫৪ হাজার ৪৪৭টি আর ট্যাক্সিক্যাপ ৪৫ হাজার ২৩১টি। এছাড়া অ্যাম্বুলেন্স অটো রিকসা অটো টেম্পো বাস কার্গো ভ্যান কাভার্ড ভ্যান ডেলিভারি ভ্যান হিউম্যান হলার মাইক্রোবাস মিনিবাস মোটর বাইক পিকআপ ট্যাঙ্কার ট্রাক ও অন্যান্য পরিবহন মিলিয়ে আলোচ্য সময় পর্যন্ত মোট নিবন্ধন নিয়েছে ৩৪ লাখ ১৯ হাজার ৮৮৪টি। কিছু ব্যতিক্রম বাদে সব ধরণের গাড়ির ওপরই ট্যাক্সসহ বিআরটিএর বিভিন্ন ফি ও চার্জ প্রযোজ্য।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1743.csv b/Bangla_fin_news_articles/1743.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3adfa99b97559d673d5054148cc2aee6cf3b3db4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1743.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1743,কৃত্রিম উপায়ে বিরল প্রজাতির দাতিনা মাছের পোনা উৎপাদন,2021-01-07,মুন্না রায়হান,কাঁটার জন্য মাছ খেতে ভয় পান এমন মানুষের কাছে দাতিনা মাছের আলাদা কদর রয়েছে। উপকূলীয় অঞ্চলের এই মাছটির একদিকে যেমন কাঁটা কম তেমনি খেতেও সুস্বাদু। সম্প্রতি বিরল প্রজাতির এই মাছের কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে পোনা উৎপাদনে সফলতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিএফআরআই বিজ্ঞানীরা। গবেষক দলের নেতৃত্ব দেন ইনস্টিটিউটের খুলনার পাইকগাছাস্থ লোনাপানি কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. লতিফুল ইসলাম।ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা যায় গবেষণার জন্য এ মাছের পোনা চার বছর আগে খুলনার শিবসা নদী থেকে সংগ্রহ করা হয়। পরবর্তীকালে কেন্দ্রের পুকুরে তা লালনপালন করে আবদ্ধ জলাশয়ে প্রচলিত ভাসমান খাবারে অভ্যস্তকরণের মাধ্যমে প্রজননক্ষম মাছে পরিণত করা হয়েছে। দাতিনা মাছের এ প্রজাতিটি দেখতে সাদা ও গড়ে ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের হয়। তবে সর্বোচ্চ ওজন হয়ে থাকে ১ হাজার ২০০ গ্রাম। সর্বোচ্চ প্রজনন মৌসুম হচ্ছে ডিসেম্বরজানুয়ারি মাস অর্থাৎ এ মাছটি শীতকালে প্রজনন করে।সংশ্লিষ্টরা জানান দুই বছর বয়সে ২০০ থেকে ৪০০ গ্রাম ওজন হলেই এরা প্রজননক্ষম হয়ে যায় এবং ডিম ধারণ ক্ষমতা গড়ে ৩৫০০ ডিমগ্রাম। উপকূলীয় অঞ্চলে দাতিনার তিনটি প্রজাতি পাওয়া যায়। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে এ মাছটি সাদা দাইতনা নামে অধিক পরিচিত। এর বৈজ্ঞানিক নাম দাতিনা মাছের পোনা উৎপাদনে সফলতা প্রসঙ্গে গবেষক দলের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. লতিফুল ইসলাম জানান গত চার বছর যাবৎ মাছটির কৃত্রিম প্রজনন নিয়ে গবেষণা করা হচ্ছে। গত প্রজনন মৌসুমে পোনা উৎপাদনে প্রাথমিক সফলতা অর্জিত হলেও পরবর্তীকালে পোনা টিকিয়ে রাখা সম্ভব হয়নি। এ অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে এ বছর মাত্র এক জোড়া প্রজননক্ষম দাতিনা মাছকে কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে লক্ষাধিক পোনা তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন উৎপাদিত পোনা নিয়মিত খাবার নিচ্ছে এবং সুস্থসবল আছে। চলতি জানুয়ারি মাসে পর্যায়ক্রমে অধিকসংখ্যক মাছকে প্রজনন করিয়ে ব্যাপক পোনা উৎপাদনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এই বিজ্ঞানী বলেন পরিপক্ক মাছ পুকুর হতে সংগ্রহ করে গবেষণা কেন্দ্রের হ্যাচারিতে হরমোন প্রয়োগের মাধ্যমে এবার সর্বাধিক পোনা উৎপাদন সফলতা অর্জিত হয়েছে। হ্যাচারিতে উৎপাদিত পোনাকে এখন রটিফার জাতীয় খাবার দেওয়া হচ্ছে। উৎপাদিত রেণু পোনার বয়স এখন ১২ দিন। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন মিঠাপানির মাছের কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে লোনাপানির মাছের কৃত্রিম প্রজনন করানো কষ্টসাধ্য। লোনাপানির মাছের ক্ষেত্রে এর পোনার খাদ্য হিসেবে লাইভ ফিড প্রয়োজন হয়।সংশ্লিষ্ট গবেষকরা জানান বিশ্বের দুএকটি দেশে দাতিনার খাদ্য ও খাদ্যাভাস এবং ডিম ধারণ ক্ষমতা নিয়ে গবেষণা পরিচালনা করা হলেও এর প্রজনন সম্পর্কিত কোনো গবেষণাতথ্য পাওয়া যায়নি। এ বিবেচনায় দাতিনা মাছের এ প্রজনন সফলতা বাংলাদেশের জন্য গৌরবের। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ মত্স্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ গতকাল ইত্তেফাককে বলেন দাতিনা মাছের কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে পোনা উত্পাদনের ফলে এর পোনা প্রাপ্তি সহজ হবে এবং ঘেরে অন্যান্য মাছের সঙ্গে মিশ্রচাষ করা সম্ভব হবে। ফলে চাষিরা অধিক লাভবান হওয়ার পাশাপাশি মাছটির জীববৈচিত্র্য সমুন্নত থাকবে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1744.csv b/Bangla_fin_news_articles/1744.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f350818f5385344a2d145ef73cd9eb8b954dcb6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1744.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1744,ঋণ বিতরণ সহজ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক,2021-01-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকগুলোকে নিজস্ব নীতিমালা অনুযায়ী ভোক্তা ক্ষুদ্র ও স্বল্প মেয়াদী কৃষি ঋণ বিতরণ করার অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জারি করা সর্বশেষ নীতিমালা ইন্টারনাল ক্রেডিট রিস্ক রেটিং আইসিআরআর মানার দরকার হবে না।ব্যাংকের পাশাপাশি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বীমা সংস্থা মাইক্রো ফিন্যান্স প্রতিষ্ঠান মার্চেন্ট ব্যাংক স্টক ব্রোকারেজ এবং বেসরকারি সংস্থাগুলোকেও এ সুবিধার আওতায় আনা হয়েছে। এসব ঋণ বিতরণে প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নিজস্ব ঋণ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার সরঞ্জাম এবং ঝুঁকি নিরসন কৌশল ব্যবহার করতে পারবে।বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধী ও নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। যা বাংলাদেশের সব তফসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়।প্রজ্ঞাপনে বলা হয় সব ধরণের ঋণ বিতরণে আইসিআরআর নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে। তবে ভোক্তা ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে ৫০ লাখ টাকার বেশি এবং উৎপাদনশীল ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সর্বোচ্চ এক কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার জন্য নিজস্ব নিয়ম অনুসরণ করতে পারবে ব্যাংকসহ ঋণ বিতরণকারী সংস্থাগুলো।দেশের ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণ উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছানোর প্রেক্ষাপটে ২০১৯ সালের ১৭ জানুয়ারি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট বিআইবিএম মিলনায়তনে ঋণের ঝুঁকি পরিমাপের নতুন নীতিমালা উদ্বোধন করেন গভর্নর ফজলে কবির। ইন্টারনাল ক্রেডিট রিস্ক রেটিং আইসিআরআর নামের এ নীতিমালায় ঋণের পরিমাণ ও গুণগত উভয় ধরণের সক্ষমতার মূল্যায়ন শর্ত রাখা হয়। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী এ শর্তগুলো পূরণ না করেও ঋণ পাবেন গ্রাহক।মূল্যায়নের ভিত্তিতে গ্রাহককে চার শ্রেণিতে বিভাজন করবে ব্যাংকগুলো। কোনো গ্রাহক চমৎকার এক্সিলেন্ট বা ভালো গুড রেটিং পেলে ব্যাংক তাকে অর্থায়ন করতে পারবে। প্রান্তিক মার্জিনাল রেটিংধারী গ্রাহককে পুরনো ঋণ নবায়ন বা নতুন করে ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তবে অগ্রহণযোগ্য রেটিংধারীকে কোনো পরিস্থিতিতেই নতুন ঋণ দিতে পারবে না ব্যাংকগুলো যদি না আগের ঋণ শতভাগ নগদ পরিশোধ হয় অথবা জামানত দিয়ে ঋণটি আচ্ছাদন করা হয়। অগ্রহণযোগ্য আনএকসেপ্টেবল রেটিংভুক্ত গ্রাহকের আগের ঋণ সর্বোচ্চ দুইবার নবায়ন বা বর্ধিত করা যাবে।নীতিমালায় আরো বলা হয়েছে রেটিং করার ক্ষেত্রে একটি পার্টি বা গ্রাহকের পরিমাণগত সক্ষমতায় ৬০ শতাংশ নম্বর এবং গুণগত সক্ষমতায় ৪০ শতাংশ নম্বর থাকবে। পরিমাণগত সক্ষমতা সূচকে ৬০ নম্বরের মধ্যে মোট গৃহীত ঋণ ও আর্থিক সক্ষমতায় ১০ চলতি দায় ও তরল সম্পদে ১০ মুনাফার সক্ষমতায় ১০ সুদ পরিশোধের সক্ষমতা ও নগদ প্রবাহের ওপর ১৫ পরিচালনগত দক্ষতায় ১০ এবং ব্যবসার মানের ওপর পাঁচ নম্বর থাকবে।এছাড়া গুণগত সক্ষমতায় ৪০ নম্বরের মধ্যে কার্যদক্ষতার আচরণে পারফরম্যান্স বিহ্যাবিয়র ১০ ব্যবসা ও খাত ঝুঁকিতে সাত ব্যবস্থাপনা ঝুঁকিতে সাত জামানত ঝুঁকিতে ১১ সম্পর্ক ঝুঁকিতে তিন পরিপালন ঝুঁকিতে দুই নম্বর থাকবে।এ রেটিংয়ের মধ্যে কোনো গ্রাহক ৮০র বেশি নম্বর পেলে তাকে চমৎকার ৭০এর বেশি এবং ৮০র কম নম্বর পেলে ভালো ৬০এর বেশি এবং ৭০এর কম পেলে প্রান্তিক এবং ৬০এর নিচে নম্বর পেলে অগ্রহণযোগ্য রেটিং দেওয়া হবে। তবে কোনো গ্রাহক গুণগত রেটিংয়ে যত নম্বরই পাক না কেন পরিমাণগত রেটিংয়ে ৫০ শতাংশ নম্বর না পেলে তাকে অগ্রহণযোগ্য রেটিং দেওয়া হবে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1745.csv b/Bangla_fin_news_articles/1745.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3296a926dc16e6e08f426388582023bad619fa74 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1745.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1745,পলিসিগত কারণে টাকা কালো হয় অর্থমন্ত্রী,2021-01-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারি পলিসি বা নীতিগত কারণে টাকা কালো হয় বলে উল্লেখ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন আমরা কিছু খাতে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়েছি।এর কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন পলিসিগত কারণে টাকা কালো হয়ে যাচ্ছে। কর বেশি হওয়ার কারণেও এটি হচ্ছে। কর হার বেশি হওয়ায় অনেকেই কর ফাঁকি দেয়।বুধবার ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন অর্থমন্ত্রী। সিঙ্গাপুর থেকে বৈঠকে অংশ নেন তিনি।অর্থবছরের ছয় মাসে ১০ হাজার কোটি টাকারও বেশি কালো টাকা সাদা হয়েছে এবিষয়ে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন আমরা সাদা করতে চাই বলে সাদা হলো। আমাদের বাজেটে আছে বাজেট বক্তৃতায় আছে আমরা কিছু কিছু ক্ষেত্রে এগুলো এড্রেস করতে চাই। প্রথমেই আমাদের রেমিট্যান্সে প্রণোদনা চালু করেছি। তিনি আরো বলেন একটা ক্ষেত্র রয়েছে যেটা প্রতিটা দেশের জন্য বড় এলাকা। সেটা হলো আবাসন খাত। এই আবাসন খাতে স্ট্যাম্প ফি ও ডিউটি বাড়তি থাকার কারণে কোনো রেজিস্ট্রেশন হয় না। ফলে সরকার কোনো রাজস্ব পাচ্ছে না। বাড়ি বিক্রি হচ্ছে অথচ দেখানো হচ্ছে না। এজন্য স্ট্যাম্প ডিউটি কমিয়ে দিয়েছি। এরকম যেসব জায়গায় হাত দেওয়া দরকার সেখানে করেছি। সেগুলো করার কারণেই এখন কালো টাকা সাদা হচ্ছে। যেমন আমাদের পুঁজিবাজার এটা সব দেশেই করে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1746.csv b/Bangla_fin_news_articles/1746.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b8dd536c9fc4f8d7a9999e7a716176800af2a293 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1746.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1746,এক লাখ ডলার বিদেশে পাঠাতে অনুমোদন লাগবে না,2021-01-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদেশের সঙ্গে ব্যবসায় সংযোগ রয়েছে এমন প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়াই এক লাখ ডলার বিদেশে পাঠাতে পারবে। প্রয়োজনীয় খরচ মেটাতে এ অর্থ তারা বাইরে পাঠাতে পারবে জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ গত সোমবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।যারা আমদানিনির্ভর ব্যবসা করেন এবং কাঁচামালের বড় অংশ আমদানি করেন তারা এর ফলে উপকৃত হবেন। এতে প্রতিবার টাকা পাঠানোর জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে যেতে হবে না। বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে। এর আগে গত নভেম্বরে একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয়কর বিবরণীতে ঘোষিত বিগত বছরের বিক্রির ১ শতাংশ পরিমাণ অর্থ বিদেশি মুদ্রায় পাঠানোর আওতা বাড়ানো হয়।নতুন প্রজ্ঞাপনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক শুধু প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ ফির মধ্যে সীমিত না রেখে অন্যান্য যৌক্তিক ব্যয় বাবদ অর্থ বিদেশে পাঠানোর অনুমোদন দেয়। অডিট ফি সার্টিফিকেশন ফি কমিশনিং ফি টেস্টিং ফি মূল্যায়ন ফি বিদেশে পাঠানো যাবে বলে জানায়। নতুন প্রজ্ঞাপনে বিগত বছরের বিক্রির ১ শতাংশ বা ১ লাখ ডলারের সীমা রাখা হয়েছে। এ দুটির মধ্যে যেটি বেশি হবে তা চলতি ব্যয় নির্বাহের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বিদেশে পাঠাতে পারবে। ফলে বিক্রি পর্যাপ্ত না হলেও যৌক্তিক প্রয়োজনে হঠাত্ বেশি করে অর্থ বিদেশে পাঠানোর দরকার হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়াই বিদেশে সময়মতো অর্থ পাঠানো যাবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1747.csv b/Bangla_fin_news_articles/1747.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e2c37a8349c5fb4cd469f0b9536dce54a85f2733 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1747.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1747,শেয়ারবাজারে এক দশকে সর্বোচ্চ লেনদেন,2021-01-06,রেজাউল হক কৌশিক,নতুন বছরে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের মুখে হাসি ফুটেছে। গত কয়েক মাস ধরেই শেয়ারবাজার ছিল চাঙ্গা। গত মাসে শেয়ারবাজারের বাজারমূলধন রেকর্ড ছাড়িয়ে যায়। আর বছরের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক দেড়বছরের মধ্যে সর্বোচ্চে উঠে আসে। লেনদেনও বাড়তে থাকে। গতকাল মঙ্গলবার ডিএসইর লেনদেন গত এক দশকের সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছায়। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনা টিকা অনুমোদনকে কেন্দ্র করে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। তারা ভাবছেন খুব শিগিগরই করোনার প্রভাব কাটিয়ে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে।এদিকে করোনা টিকার ব্যবসায় বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস ভালো মুনাফা করবে এই প্রত্যাশায় শেয়ারটির দাম দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে গত কয়েক মাসে। এছাড়া পুরো ওষুধ খাতেই বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। যা বাজারকে চাঙ্গা করতে সহায়তা করেছে। বিনিয়োগকারীরা বলছেন মহামারিকে কেন্দ্র করে অনেক শেয়ারের দাম অনেক কমে গিয়েছিল। ফলে ঐ শেয়ারে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হয়েছিলেন। তবে বিনিয়োগকারীরা অতিমূল্যায়িত শেয়ারে যাতে বিনিয়োগ না করেন সে বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গতকাল লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় মূল্য সূচকের এমন বড় উত্থান হলেও লেনদেন শেষে বড় পতন হয়েছে। গতকাল শেয়ারবাজারে লেনদেনের শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৭৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এক পর্যায়ে বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে ১৭৮ পয়েন্ট বেড়ে যায় সূচকটি। তবে দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৪২ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৬০৯ পয়েন্টে নেমে যায়। ডিএসইর অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ১৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২৭৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই৩০ আগের দিনের তুলনায় ৩২ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৫৮ পয়েন্টে উঠে এসেছে।গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৫৪৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা যা ২০১০ সালের ৭ অক্টোবরের পর সর্বোচ্চ। ২০১০ সালের ৭ অক্টোবর ২ হাজার ৮০১ কোটি টাকার লেনদেন হয়। ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে রবির শেয়ার। কোম্পানিটির ২৫৬ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকো ফার্মার লেনদেন হয়েছে ১৬৪ কোটি ৭৩ লাখ টাকার। ১৩৭ কোটি ১২ লাখ টাকার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেআইএফআইসি ব্যাংক লাফার্জহোলসিম লংকাবাংলা ফাইন্যান্স সিটি ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংক কেপিসিএল এবং অ্যাকটিভ ফাইন।অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১৩৪ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১৫৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৯৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১১৫টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৪৯টির এবং ৬৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।ইত্তেফকএএএ্ম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1748.csv b/Bangla_fin_news_articles/1748.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c626f8d88ee64c943e65a0fd1ae5ad45121ba533 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1748.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1748,এবিবি’র নতুন ভাইস চেয়ারম্যান ও সেক্রেটারি জেনারেল নির্বাচিত,2021-01-05,অনলাইন ডেস্ক,অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের এবিবি ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম আর. এফ. হোসেন এবং সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাসরুর আরেফিন নির্বাচিত হয়েছেন।২৬ ডিসেম্বর এবিবির ভার্চুয়াল বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার মধ্য দিয়ে তাদের দুই জনকে নির্বাচিত করা হয়।প্রসঙ্গত এবিবির চেয়ারম্যান ও ইস্টার্ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলী রেজা ইফতেখারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভায় সংগঠনের সব সদস্যের সম্মতিক্রমে তাঁদের দুইজনকে নির্বাচিত করা হয়।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1749.csv b/Bangla_fin_news_articles/1749.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b8f3b45de43e5320668255b648d7364e68a843aa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1749.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1749,‘এশিয়া মার্কেটার অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ড জিতলো ‘স্বপ্ন’,2021-01-05,অনলাইন ডেস্ক,বিশ্বের ১৪টি দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে বাংলাদেশের সুপারশপ স্বপ্ন জিতেছে এএমএফ ৬ষ্ঠ এশিয়া মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড। যা এশিয়ার মার্কেটিং কোম্পানি অফ দ্য ইয়ার ২০২০ নামে স্বীকৃত।জুরি সদস্যরা ২০২০ সালের নভেম্বর মাস জুড়ে সকল মনোনয়ন নিখুঁতভাবে মূল্যায়ন করেছিলেন এবং কঠোর প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিজয়ীদের বাছাই করেন।এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশন এএমএফএর বাংলাদেশ চ্যাপ্টার মার্কেটিং সোসাইটি এমএসবি এবং বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম বিবিএফ দুটি বিভাগে মনোনীত প্রার্থীদের বেছে নিয়েছে মার্কেটিং কোম্পানি অফ দ্য ইয়্যার এবং মার্কেটিং ৩.০ বিভাগে।এরমধ্যে মার্কেটিং কোম্পানি অফ দ্য ইয়্যার এমসিওওয়াই যার জন্য স্বপ্ন মনোনীত হয়েছিল। সংস্থাটির বিদ্যমান বহুমুখিতা উদ্ভাবনশক্তি এবং মার্কেটিং কৌশলগতসমূহের প্রশংসনীয় গুণাবলী যা গ্রাহকের ও কমিউনিটি রুচি হৃদয় এবং চেতনাকে প্রতিফলিত করে যা বিগত তিন বছর যাবত প্রয়োগ হয়ে আসছে এবং যা উপস্থাপন করা হয়েছে এএমএফ জুরি বোর্ডের বিচারকার্যের জন্য।স্বপ্ন তাদের কোম্পানির পণ্য ও পরিসেবাদির মার্কেটিংয়ে অসামান্য প্রচেষ্টার জন্য স্বীকৃত হয়েছে। এই পুরষ্কার বিপণনে তাদের দক্ষতা এবং বহুমুখিতা উদ্ভাবনশক্তি এবং মার্কেটিং কৌশলগতসমূহের প্রশংসনীয় গুণাবলী যা গ্রাহকের ও কমিউনিটি রুচি হৃদয় এবং চেতনাকে আলোকিত ও উদ্ভাসিত করে।উল্লেখ্য উপস্থাপিত নথি পাওয়ার পরে এবং সেগুলোর পর্যালোচনা করার পর জুরি বোর্ড বেছে নিয়েছে যে সংশ্লিষ্ট দেশগুলির মনোনীত প্রার্থীরা তাদের প্রতিষ্ঠানকে উপস্থাপন করার জন্য উপযুক্ত হবে যা ভার্চুয়ালি সম্পাদিত হয়েছে মূলত বর্তমান মহামারি পরিস্থিতির কারণে।কঠোর এই প্রতিযোগিতায় শেষ পর্যন্ত জাপান দক্ষিণ কোরিয়া চীন সিঙ্গাপুর থাইল্যান্ড কম্বোডিয়া হংকং ইন্দোনেশিয়া মালয়েশিয়া মায়ানমার ফিলিপাইন শ্রীলঙ্কা তাইওয়ান এবং ভিয়েতনামের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে বহুজাতিক প্রাজ্ঞ মার্কেটিং বিশেষজ্ঞদের বিচারে স্বপ্ন এই পুরস্কার জিতেছে। উদ্যোগটির পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।স্বপ্ন তাদের যাত্রা শুরু করে ২০০৮ সালে। বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম আয়োজিত বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড ২০১৬২০১৭ ২০১৮২০১৯ এবং ২০২০ সালে সুপারস্টোর বিভাগে পর পর ৫ বার বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছে। এছাড়া ২০১৯ এবং ২০২০ সালে পরপর দুই বছর সব ক্যাটাগরির মধ্যে দেশের প্রথম দশটি ব্র্যান্ডের মধ্যে স্থান করে নিতে পেরেছে স্বপ্ন। এছাড়া সুপার ব্র্যান্ড বাংলাদেশের অধীনে ২০১৮ এবং ২০২০২১ সালে সুপার ব্র্যান্ড হিসেবে পুরস্কার জিতেছে স্বপ্ন।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1750.csv b/Bangla_fin_news_articles/1750.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d5122ccfd7c2f42684736bb08e6000a0b8484f00 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1750.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1750,বেসরকারিভাবে ৩ লাখ ৩০ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি,2021-01-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারিভাবে ৩ লাখ ৩০ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। মোট ২৯টি প্রতিষ্ঠান এ চাল আমদানি করবে। এরমধ্যে ১৯টি প্রতিষ্ঠানকে মঙ্গলবার অনুমতি দেয়া হয়েছে।এ সংক্রান্ত একটি চিঠি খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছে সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ ভাঙা দানাবিশিষ্ট বাসমতি নয় এমন সিদ্ধ চাল শর্তসাপেক্ষে আমদানি করা যাবে।চাল আমদানির শর্তে বলা হয়েছে এই বরাদ্দপত্র ইস্যুর সাতদিনের মধ্যে ঋণপত্র এলসি খুলতে হবে। ব্যবসায়ীদের মধ্যে যারা পাঁচ হাজার টন বরাদ্দ পেয়েছেন তাদের এলসি খোলার ১০ দিনের মধ্যে ৫০ শতাংশ চাল এবং ২০ দিনের মধ্যে পুরোটাই স্থানীয়ভাবে বাজারজাত করতে হবে। এছাড়া যেসব প্রতিষ্ঠান ১০ থেকে ৫০ হাজার টন বরাদ্দ পেয়েছে তাদের এলসি খোলার ১৫ দিনের মধ্যে অর্ধেক এবং ৩০ দিনের মধ্যে সব চাল বাজারজাত করতে হবে।আরো পড়ুন ...মওদুদ আহমদের শারীরিক অবস্থার অবনতিউল্লেখ্য আমনের এই ভরা মৌসুমেও লাগামহীনভাবে বাড়ছে চালের দাম। করোনা সংকট ও বন্যার কারণে সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচিতে প্রচুর পরিমাণে চাল বিতরণ করায় সরকারের মজুত গত বছরের তুলনায় প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। বর্তমানে সরকারের গুদামে ৭ দশমিক ৮৮ লাখ টন খাদ্যশস্য মজুত রয়েছে। এর মধ্যে চাল ৫ দশমিক ৫৬ লাখ টন ও গম ২ দশমিক ৩৩ লাখ টন। অথচ মাত্র এক মাস আগে গত ৫ নভেম্বর খাদ্যশস্যের মজুত ছিল ১০ লাখ ৩ হাজার ২০ টন। আর গত বছর এই সময়ে সরকারের গুদামে খাদ্যশস্যের মোট মজুত ছিল ১৫ লাখ ৯৬ হাজার ৮৪০ টন। এর মধ্যে চাল ১২ লাখ ৩৮ হাজার ৭৩০ টন এবং গম ৩ লাখ ৫৮ হাজার ১১০ টন। এই হিসাবে গত প্রায় এক বছরের ব্যবধানে সরকারের গুদামে খাদ্যশস্যের মজুত কমেছে ৮ লাখ ৮ হাজার ৮৪০ টন।এসব কারণে সরকারি ও বেসরকারিভাবে চাল আমদানিতে জোর দিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে বেসরকারিভাবে চাল আমদানির শুল্ক কমিয়েছে সরকার। চালের আমদানি শুল্ক ৬২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়েছে। ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1751.csv b/Bangla_fin_news_articles/1751.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ffa0786197ed8cff711336e3b7d126d0be9e60d5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1751.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1751,করোনার থাবা গত বছর রফতানি কমেছে সাড়ে ১৪ শতাংশ,2021-01-05,রিয়াদ হোসেন,করোনা ভাইরাসের আঘাতের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া ২০২০ সালের শেষে এসেও একই রূপ দেখা গেল। এর ধাক্কায় ব্যাপকভাবে রফতানি কমতে শুরু করে গত মার্চ থেকে। মধ্যে কিছুটা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও শেষ দিকে ভাইরাসটির দ্বিতীয় ঢেউয়ের হানা রপ্তানিকে মাথা তুলে দাঁড়াতে দেয়নি। ফলে ২০২০ সালের শেষ মাস ডিসেম্বরও শেষ হলো রফতানি কমার মধ্য দিয়েই।রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে সদ্য সমাপ্ত ২০২০ পঞ্জিকা বর্ষে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের রফতানি কমেছে ১৪ দশমিক ৫৬ শতাংশ। গত জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশ বিশ্ববাজারে পণ্য রফতানি করেছে ৩ হাজার ৩৬০ কোটি ৫৫ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ। এর আগের বছর ২০১৯ সালে রফতানির পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৯৩৩ কোটি ৫৩ লাখ ডলারের। অর্থাৎ সদ্য সমাপ্ত বছরে বাংলাদেশের পণ্য রফতানি কমেছে প্রায় ৫৭৩ কোটি ডলারের। স্থানীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৪৮ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। সূত্র জানিয়েছে সদ্য সমাপ্ত ডিসেম্বরে রফতানি কমেছে আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৬ দশমিক ১১ শতাংশ। এছাড়া চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসের হিসাব বলছে এই সময়ে সার্বিকভাবে রফতানি কমেছে শূন্য দশমিক ৩৬ শতাংশ।অর্থনীতিবিদরা বলছেন করোনার দ্বিতীয় দফা ধাক্কার ফলে ফের রফতানি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ফলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারও প্রত্যাশিত সময়ের চেয়ে পিছিয়ে যাবে। অর্থনীতিবিদ ও পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর ইত্তেফককে বলেন প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে শুরু করলে গত জুলাই থেকে রফতানিতে যে ইতিবাচক ধারা দেখা যাচ্ছিল তাতে মনে হয়েছে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া আগামী মার্চ থেকে দেখা যাবে। কিন্তু দ্বিতীয় দফার ঢেউ শুরু হওয়ার পর ফের কমতে শুরু করেছে। এর ফলে পুনরুদ্ধার বা ২০২০এর আগের মতো পরিস্থিতি স্বাভাবিক অর্থনৈতিক পরিবেশ মার্চ থেকে আর সম্ভব হচ্ছে না। এটি চলতি বছরের শেষ নাগাদ চলে যাবে।এদিকে বর্তমান পরিস্থিতিতে আগামী মাসগুলো নিয়ে পরিষ্কার কিছু বলতে পারছেন না রফতানিকারকরাও। বাংলাদেশে রফতানি পণ্যের প্রায় ৮৩ শতাংশই তৈরি পোশাক। আবার আমাদের রফতানির প্রায় ৮০ শতাংশ যায় ইউরোপ ও আমেরিকার বড় বাজারগুলোতে। করোনার দ্বিতীয় প্রবাহে এই দুটি অঞ্চলের বেশকিছু দেশ ফের লকডাউনে চলে গেছে। ফলে কতদিনে পরিস্থিতির উন্নতি হয় মানুষের কর্মচাঞ্চল্য তৈরি হয় এবং ফের পোশাকের চাহিদা বাড়েতা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম ইত্তেফাককে বলেন বিদেশি ক্রেতারাও পরিস্থিতি দেখতে চাইছেন। এজন্য তাদের অনেকেই ক্রয়াদেশ নিয়ে আলোচনা পিছিয়ে দিচ্ছেন। এর ফল দেখা গেল ডিসেম্বরের রফতানির পরিসংখ্যানে।অবশ্য বাংলাদেশ থেকে পণ্য আমদানির সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিরা এতটা হতাশ হতে রাজি নন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে শীর্ষস্থানীয় একটি পোশাক আমদানিকারক ব্র্যান্ডের ঢাকা অফিসের শীর্ষ পর্যায়ের একজন প্রতিনিধি ইত্তেফাককে বলেন বিশ্বব্যাপী চাহিদা কিছুটা কমতির দিকে। ফলে বাংলাদেশের বাইরে অন্যান্য দেশ থেকেও পোশাক আমদানি কমছে। তবে অন্য অনেক দেশের চেয়েও বাংলাদেশে রফতানি আদেশ অপেক্ষাকৃত বেশি। করোনায় মানুষের আয় কমে যাওয়া ও বেসিক পোশাক পণ্যের ট্রাউজার টি শার্ট বা পোলো শার্ট জাতীয় পোশাক চাহিদা ছিল। এতে সুবিধা নিয়েছে বাংলাদেশ। তবে তিনি মনে করেন বাংলাদেশ দরাদরিতে এগিয়ে থাকতে হলে অবশ্যই উচ্চমূল্যের পোশাকে মনোযোগ বাড়াতে হবে।ইপিবির সূত্র জানায় ২০২০ সালের শেষ ছয় মাস গত জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে দেশের প্রধান পণ্য তৈরি পোশাক রফতানি কমেছে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ২ দশমিক ৯৯ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে ১ হাজার ৫৫৪ কোটি ৫৬ লাখ ডলারের। ২০১৯ সালের প্রথম ছয় মাসে তৈরি পোশাক রফতানির পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৬০২ কোটি ৪০ লাখ ডলারের। তৈরি পোশাক ছাড়াও গত ছয় মাসে রফতানি কমার তালিকায় রয়েছে হিমায়িদ খাদ্য ও মাছ ৩ দশমিক ৭১ শতাংশ প্লাস্টিক পণ্য ৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য ৬ দশমিক ২৪ শতাংশ বিশেষায়িত টেক্সটাইল ৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ ও সমুদ্রগামী জাহাজ ৫৯ শতাংশ। গত ছয় মাসে রফতানিতে সবচেয়ে ভালো করেছে পাট ও পাটজাত পণ্য। আলোচ্য সময়ে এ পণ্য রফতানি বেড়েছে প্রায় ৩১ শতাংশ। এছাড়া আলোচ্য সময়ে রফতানি বাড়ার তালিকায় রয়েছে কৃষিজাত পণ্য কেমিকেল পণ্য হস্তশিল্প পণ্য হোম টেক্সটাইল ও অন্যান্য খাতের পণ্য।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1752.csv b/Bangla_fin_news_articles/1752.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a478b55357cbbf012cac8699f5e6c6644a6107fe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1752.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1752,ব্লক মার্কেটে শতকোটি টাকার লেনদেন,2021-01-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ব্লক মার্কেটে বছরের প্রথম কার্যদিবস গতকাল রবিবার ৯৯ কোটি ৮৬ লাখ ৭৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৭২ কোটি ৮৮ লাখ ৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন করে শীর্ষে আছে বেক্সিমকো। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে ব্লক মার্কেটের লেনদেনে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে এসএস স্টিল।কোম্পানিটির ৫ কোটি ২ লাখ ৩১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ৩ কোটি ১৯ লাখ ৫২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন করে তৃতীয় অবস্থানে আছে ইস্টার্ন ক্যাবলস।ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া উল্লেখযোগ্য অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইনসিওরেন্সের ৭ লাখ ৯৮ হাজার টাকার নিটল ইনসিওরেন্সের ১ কোটি ৪৩ লাখ ১৬ হাজার টাকার পিপলস ইনসিওরেন্সের ১০ লাখ ৮০ হাজার টাকার প্রগ্রেসিভ লাইফ ইনসিওরেন্সের ১০ লাখ ৮ হাজার টাকার প্রভাতী ইনসিওরেন্সের ১৪ লাখ ৭৯ হাজার টাকার সোনার বাংলা ইনসিওরেন্সের ৫ লাখ ৯০ হাজার টাকার আমান কটনের ১০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1753.csv b/Bangla_fin_news_articles/1753.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aad29daa9effc9993db20c465b8a3b293b65f69b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1753.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1753,ছয় মাসে রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৮ শতাংশ,2021-01-04,রেজাউল হক কৌশিক,২০২০ সালের প্রায় পুরোটাই করোনা ভাইরাসের কারণে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ভাটা গেছে। তবে এই মহামারির মধ্যেও প্রবাসী বাংলাদেশিরা রেমিট্যান্স পাঠানো অব্যাহত রেখেছিলেন। ফলে প্রতি মাসেই বেড়েছে রেমিট্যান্সের পরিমাণ।গত ডিসেম্বরেও ২০৫ কোটি ০৬ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এতে চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে জুলাইডিসেম্বর দেশে ১ হাজার ২৯৪ কোটি ৪৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এলো। বাংলাদেশ মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় ১ লাখ ১০ হাজার ৩০ কোটি টাকা। রেমিট্যান্সের প্রবাহ চাঙ্গা থাকায় ইতিবাচক অবস্থায় রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী দেশে রিজার্ভ ৪৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে গত ডিসেম্বর মাসে প্রবাসীরা ২০৫ কোটি ০৬ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৭ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে। যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৫ কোটি ৯০ লাখ ডলার বা ২১ দশমিক ২২ শতাংশ বেশি। গত বছরের ডিসেম্বর ১৬৯ কোটি ১৬ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর নভেম্বর মাসে প্রবাসীরা ২০৭ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলারের পাঠিয়েছেন। এদিকে ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর সময়ে এসেছে ২ হাজার ১৭৪ কোটি ১৮ লাখ ডলার। আগের বছরের একই সময়ে এ পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৮২০ কোটি ৫০ লাখ ডলার। সে হিসেবে গত এক বছরে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৯ দশমিক ৪২ শতাংশ।চলতি অর্থবছরের ছয় মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১ হাজার ২৯৪ কোটি ৪৪ লাখ ডলার। গত অর্থবছরের একই সময় রেমিট্যান্স এসেছিল ৯৪০ কোটি ৭৯ লাখ ডলার। সেই হিসেবে চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৩৭ দশমিক ৬০ শতাংশ।২০১৯২০ অর্থবছরের বাজেটে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা ঘোষণা করা হয়। বৈধ উপায়ে প্রবাসী আয় বাড়াতে এমন সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সে অনুযায়ী গতবছরের ১ জুলাই থেকে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠালে প্রতি ১০০ টাকার বিপরীতে ২ টাকা প্রণোদনা পেয়ে আসছেন। এর ফলে করোনার মধ্যেও রেকর্ড গড়ছে রেমিট্যান্স।করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে মন্দা কাটাতে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ৫ হাজার ডলার বা প্রায় ৫ লাখ টাকা কোনো যাচাইবাছাই ছাড়া ২ শতাংশ নগদ সহায়তা দিচ্ছে সরকার। যা আগে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত কোনো যাচাইবাছাই ছাড়া নগদ সহায়তা দেওয়া হচ্ছিল।এদিকে গত নভেম্বরে রেমিট্যান্স পাওয়া আরো সহজ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রেমিট্যান্স প্রদানকারী ব্যাংক রেমিটারের কাগজপত্র নিজ দায়িত্বেই যাচাই করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রণোদনার অর্থ ছাড় করার জন্য রেমিট্যান্স আহরণকারী ব্যাংকের কাছে কনফার্মেশন পাঠাবে। তার ভিত্তিতে রেমিট্যান্স আহরণকারী ব্যাংক রেমিটেন্স প্রদানকারী ব্যাংক বরাবর প্রণোদনার টাকা ছাড় করবে বলে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।রেমিট্যান্স বাড়ার কারণে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও বাড়ছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিকে অর্থনীতি শক্তিশালী হওয়াকে নির্দেশ করে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মজুদ থাকলে তাকে ঝুঁকিমুক্ত দেশ হিসেবে চিহ্নিত হয়। বাংলাদেশের কাছে এখন যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ আছে তা দিয়ে ১০ মাসের বেশি আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। গত ডিসেম্বরে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ ৪৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে।মহামারির সময়ে যে রেমিট্যান্স এসেছে তার এক তৃতীয়াংশই এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। রেমিট্যান্স বাড়া বিষয়ে এ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাহবুবুল আলম বলেন করোনা শুরু হওয়ার পর থেকে হুন্ডি একেবারেই কমে গিয়েছে। ফলে বৈধ চ্যানেলে টাকা এসেছে। রেমিট্যান্সের ওপর প্রণোদনাও অন্যতম একটি কারণ বলে জানান তিনি।পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন করোনার কারণে আমদানিরপ্তানির মতো রেমিট্যান্সেও পতন হবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছিল। তবে সেটা ঘটেনি। যা অর্থনীরি জন্য ভালো ফল বয়ে এনেছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1754.csv b/Bangla_fin_news_articles/1754.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7704c83d0dba9cc7ee869f45c13034007e0ff82d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1754.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1754,মোংলা বন্দরে জাহাজ আগমনে নতুন রেকর্ড,2021-01-03,বাগেরহাট প্রতিনিধি,বিগত ২০২০ সালের শেষ দিন বৃহস্পতিবার রাতে মোংলা বন্দরে পণ্যবাহী জাহাজ আগমনে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। ওইদিন মোংলা বন্দরের ১০ নম্বর মুরিং বয়ায় পানামা পতাকাবাহী জাহাজ এমভি ওয়াংডা নোঙ্গরের মধ্যদিয়ে বন্দরের ইতিহাসে পণ্য বোঝাই করে একমাসে ভিড়লো ১১৭টি জাহাজ। যা মোংলা বন্দরের নতুন রেকর্ড। মোংলা বন্দরের গত ৭০ বছরের মধ্যে কোনো মাসেই এতোবেশী জাহাজ আর এই বন্দরে আসেনি। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার কমান্ডার শেখ ফকর উদ্দিন জানান বিগত বিএনপি জোট সরকারের আমলে মৃতপ্রায় মোংলা বন্দর বর্তমান সরকারের সঠিক দিক নির্দেশনায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে। মোংলা বন্দর এখন আর অলাভজনক বন্দর নয়। লাভজনক প্রতিষ্ঠান। এখন প্রতি মাসেই জাহাজ আগমনে নতুননতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২৩ নভেম্বর মরোক্কোর জর্জস লাসফার বন্দর থেকে সার নিয়ে এমভি ওয়াংডা ছেড়ে আসা জাহাজটি বৃহস্পতিবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে মোংলা বন্দরের ১০ নম্বর মুরিং বয়ায় নোঙ্গর করে। এরমধ্য দিয়ে শুধু ডিসেম্বর মাসে এই বন্দরে আসলো ১১৭টি জাহাজ। যা মোংলা বন্দরের নতুন রেকর্ড। মোংলা বন্দরের ৭০ বছরের মধ্যে কোনো মাসেই এতোবেশী জাহাজ আর এই বন্দরে আসেনি। পদ্মা সেতু চালুর পর দেশের দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সমুদ্র বন্দর মোংলার উপর আমদানিরপ্তানি বাণিজ্যের চাপ আরো বাড়বে। রাজধানী ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়েও কাছে মোংলা বন্দর। একারণে মোংলা বন্দরের সক্ষমতা বাড়তে একের পর এক নতুননতুন প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। এসব কারণে মোংলা বন্দর পশুর চ্যানেলসহ আউটার বারে ক্যাপিটাল ড্রেজিংসহ আধুনিক সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি পাওয়ায় বিদেশিরা এ বন্দর ব্যবহারে আগ্রহী হয়েছে এবং জাহাজ আগমনের সংখ্যা বেড়েই চলেছে বলেও জানান তিনি। এতে করে মোংলা বন্দরের রাজস্ব আদায়েও নতুননতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে।মোংলা বন্দরের হারবার বিভাগের দেয়া তথ্য থেকে জানা গেছে বিগত ২০১৪১৫ অর্থ বছরের মোংলা বন্দরে জাহাজ আগমনের সংখ্যা ছিল ৪১৬ টি ২০১৫১৬ অর্থ বছরে ছিল ৪৮২ টি ২০১৬১৭ অর্থ বছরে ছিল ৬২৪ টি ২০১৭১৮ অর্থ বছরে ছিল ৭৮৪ টি এবং ২০১৮১৯ অর্থ বছরে সে সংখ্যা এসে দাড়ায় ৯১২ টিতে। এভাবে প্রতিবছরই মোংলা বন্দরে ১২০ থেকে ১৫০টি করে জাহাজ আগমনের সংখ্যা বাড়ছে। চলতি ২০২১ সালে মোংলা বন্দরে জাহাজের আগমনের সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার বিভাগ।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1755.csv b/Bangla_fin_news_articles/1755.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..148ebf5d35f9e2ced9c3225e1a544cb8ea009aa8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1755.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1755,ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হলেন মুনিরুল মওলা,2021-01-03,অনলাইন ডেস্ক,ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা। ১ জানুয়ারি থেকে তিনি এ দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে তিনি একই ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর পদে কর্মরত ছিলেন।মুনিরুল মওলা ইসলামী ব্যাংকের কর্পোরেট ইনভেস্টমেন্ট উইং ইনভেস্টমেন্ট ক্রেডিট কমিটি ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটি এবং রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড প্রমোশন কমিটির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।এর আগে তিনি ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর হিসেবে ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংকিং উইং এবং রিটেইল ইনভেস্টমেন্ট উইংপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ১৯৮৬ সালে ইসলামী ব্যাংকে প্রবেশনারি অফিসার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। দীর্ঘ ৩৫ বছরের ব্যাংকার কর্মজীবনে ব্যাংকের বিভিন্ন শাখা ও জোনপ্রধান এবং প্রধান কার্যালয়ের বিভিন্ন উইং ও ডিভিশনপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।দেশবিদেশে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি দি ইন্সটিটিউট অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশএর ডিপ্লোমায়েড অ্যাসোসিয়েট। সম্প্রতি তিনি নেদারল্যান্ডভিত্তিক ফ্যাক্টরস চেইন ইন্টারন্যাশনাল এফসিআই এর ডমেস্টিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাক্টরিং শীর্ষক সম্মানজনক সার্টিফিকেট অর্জন করেছেন। তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পেশাগত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে রিসোর্স পার্সন হিসেবে নিয়মিত অংশগ্রহণ করে আসছেন। তিনি ব্যাংকিং ও অর্থনীতি বিষয়ে ট্রেইনিং ও সেমিনারে অংশ নিতে থাইল্যান্ড বাহরাইন ইতালি শ্রীলঙ্কা সংযুক্ত আরব আমিরাত মালয়েশিয়া মরক্কো ইন্দোনেশিয়া ও সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশ সফর করেন।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1756.csv b/Bangla_fin_news_articles/1756.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f19b3d2f46fa6bec74a05423986abf930b881f26 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1756.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1756,ভারত নিজেদের সুবিধামতো পেঁয়াজ রপ্তানি করে বাণিজ্যমন্ত্রী,2021-01-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বর্তমানে ভারত থেকে যে পেঁয়াজ আসছে তা আগের এলসি করা জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন নতুন করে পেঁয়াজ আমদানির বিষয়ে দেশের ভোক্তা এবং উৎপাদনকারীদের স্বার্থ রক্ষা করেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।রবিবার ৩ জানুয়ারিসচিবালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান।তিনি বলেন ভারত তাদের সুবিধামতোপেঁয়াজ বাংলাদেশে রপ্তানি করে এবং রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। তাই পেঁয়াজ আমদানি নির্ভর না থেকে দেশের মানুষের চাহিদা পূরণের জন্য সরকার নানামুখি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। উন্নতমানের বীজ ব্যবহার করে এবং উৎপাদনকারীদের উৎসাহ প্রদান করে দ্রুত পেঁয়াজের উৎপাদন বৃদ্ধির ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন ৪ থেকে ৫ লাখ টন পেঁয়াজ হিমাগারে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। এছাড়া ভরা মৌসুমে পেঁয়াজ পাউডার বানিয়ে বাজারজাত করা হবে। আশা করছি আগামী তিন বছরের মধ্যে দেশে পেঁয়াজ উৎপাদনে স্বয়ং সম্পন্ন হবে। পেঁয়াজ আমদানি নির্ভরতা আর থাকবে না বলে জানান তিনি।সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বাজারে আলুর দর কমে এসেছে। বাজারে আলুর দাম বেড়ে যাবার কারণে টিসিবি সাশ্রয়মূল্যে বাজারে আলু বিক্রয় করেছে। তিনি বলেন ভোজ্য তেলের মূল্য আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়েছে। এটি একটি আমদানি নির্ভর পণ্য। সে কারণেই বাংলাদেশে এর সাময়িক প্রভাব পরেছে। তবে অসৎ উপায়ে যাতে কেউ পণ্যের মূল্য বাড়াতে না পারে সে বিষয়ে সরকার সজাগ রয়েছে। টিপু মুনশি বলেন এ মুহূর্তে আমাদের চালের মজুত কিছুটা কম রয়েছে। সে জন্য সরকার চাল আমদানি শুরু করেছে। প্রয়োজনে বেসরকারি পর্যায়েও চাল আমদানির সুযোগ দেয়া হবে।এ সময় বাণিজ্যসচিব ড. মো.জাফর উদ্দীন উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1757.csv b/Bangla_fin_news_articles/1757.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..77500cf909b1e03f700e10b77d293edb4acb8e80 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1757.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1757,ডলারের দামের হেরফেরে ক্ষতিগ্রস্ত উদ্যোক্তারা,2021-01-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকিং খাতে সরল সুদ চালু না হওয়ায় এবং ডলারের দামের হেরফেরের কারণে ধরাশায়ী হচ্ছেন দেশীয় উদ্যোক্তারা। ঋণ গ্রহণের সময় ডলারের যে দাম ছিল পরবর্তীকালে তা বেড়েছে। ডলারের এই বাড়তি মূল্যের দায় যাচ্ছে গ্রাহকের কাঁধে। ফলে গ্রাহককে বাড়তি ব্যয় মিটিয়েও ব্যাংকের দায় শোধে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এমনকি গ্রাহকভেদে ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণের দ্বিগুণেরও বেশি পরিশোধ করতে হচ্ছে।সংশ্লিষ্টদের মতে ব্যবসা কিংবা শিল্পে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের মেশিনারিজ ও পণ্য আমদানি করতে এলসি খুলতে হয়। ক্ষেত্রবিশেষে ৯০ ১২০ ১৮০ ও ৩৬০ দিন আগে ব্যাংক কোনো মেশিনারিজ ও পণ্য আমদানি বাবদ ব্যয়ের হিসাব করে থাকে। কিন্তু আলোচ্য সময়ের মধ্যে কিংবা এর পরেও ডলারের মূল্য বেড়ে গেলে তা গ্রাহকের কাঁধে চাপে। এমনকি ঋণ পুরোপুরি শোধ না হওয়া পর্যন্ত ডলারের বাড়তি দাম গ্রাহককেই দিতে হয়। এতে করে মোট ব্যয় যেখানে গিয়ে দাঁড়ায় তা গ্রাহক ব্যাংক থেকে নেয়নি। অথচ পরিশোধের সময় তাকে বাড়তি অর্থ দিতে হচ্ছে।সংশ্লিষ্টরা জানান একটি প্রকল্পের বিপরীতে যখন ঋণ দেওয়া হয় তখন ডলারের যে মূল্য থাকে পরবর্তীকালে তা বেড়ে যায়। বর্তমানে ডলারের মূল্য ৮৫ টাকা। এর সঙ্গে শ্রম মজুরি কাঁচামালসহ আনুষঙ্গিক খরচও বেড়ে যায় যা সামগ্রিক ব্যয় কাঠামো বাড়িয়ে দেয়। ফলে তুলনামূলক কম মুনাফায় বাড়তি খরচের বহর মোকাবিলা করা অসম্ভব হয়ে পড়ে।বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে দেখা গেছে গত ২০ বছরে ডলার প্রতি ৩২ টাকা বেড়েছে। ২০০০ সালে আন্তঃব্যাংক লেনদেনে ডলারের মূল্য ছিল ৫৪ টাকা। ২০১০ সালে তা বেড়ে হয় ৭১ টাকা। আর বর্তমানে তা বেড়ে ৮৬ টাকার ওপরে চলে গেছে। এর সঙ্গে রয়েছে উচ্চ সুদ হার এবং দণ্ড সুদ। শুধু তাই নয় ব্যাংকের রয়েছে আরো নানা লুকায়িত চার্জ। এমন পরিস্থিতিতে শিল্প খাতে বিনিয়োগ করতে গিয়ে উদ্যোক্তাদের নাভিশ্বাস উঠেছে। আরো রয়েছে তীব্র জ্বালানিসংকট যা পণ্যের মান কমাচ্ছে। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতার কারণে পণ্যমূল্য কমে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকার পরও নিয়মিত কিস্তি দিয়ে গ্রাহক ব্যাংকের দায়মুক্তি পাচ্ছে না। উপরন্তু কিস্তি খেলাপি হলে সুদের ওপর দণ্ড সুদ আরোপ করা হচ্ছে। ফলে বাড়তি ডলারের মূল্য এবং দণ্ড সুদ মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে দেখা দিয়েছে।এছাড়া নীতিগ্রহণেরও সমস্যা রয়েছে। নীতির ধারাবাহিকতা বজায় না থাকা বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে নীতিমালার শিথিলতা গোষ্ঠীবিশেষের জন্য বিশেষ সুবিধা প্রভৃতি কারণে সত্ ও প্রকৃত উদ্যোক্তাদের জন্য ব্যবসায় টিকে থাকা কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। এদের ক্ষেত্রে ব্যাংকগ্রাহক সম্পর্কও গুরুত্ব পাচ্ছে না। অথচ ব্যাংকগ্রাহক সম্পর্ককে বিশেষ প্রাধান্য দেওয়ার বিষয়টি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায়ও রয়েছে।গ্যাসসংকটের কারণে অনেক শিল্পকারখানাই দিনে গড়ে কয়েক ঘণ্টা বন্ধ থাকে। ফলে যৌক্তিক কারণে ঋণের কিস্তি পরিশোধে সামর্থ্যহীন হয়ে পড়া এসব কারখানা মালিককে কোনো রূপ প্রণোদনা দেওয়া না হলেও বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এমনকি সুবিধার পর সুবিধা তারা নিচ্ছেন। যারা এসব সুবিধা নিচ্ছেন তাদের ব্যাবসায়িক ইমেজও প্রশ্নবিদ্ধ। কিন্তু প্রকৃত অর্থেই যারা উত্পাদন বাধাগ্রস্ত হওয়ার কারণে ব্যাংকের কিস্তি দিতে হিমশিম খাচ্ছেন তাদের বিষয়টা উপেক্ষিত রয়েই যাচ্ছে। সূত্রমতে ব্যাংকগুলোতে অনিয়ম দুর্নীতি অব্যবস্থাপনা এবং সঠিক উদ্যোক্তাকে না দিয়ে নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানে ঋণ দেওয়ার কারণে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। হলমার্ক বিসমিল্লাহ অ্যাননটেক্স বেসিক ব্যাংক কেলেংকারি ঘটনায় কিছু না হলেও প্রকৃত উদ্যোক্তাদের ভার বহন করতে হচ্ছে বেশি।ইত্তেফাকজেডএউচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1758.csv b/Bangla_fin_news_articles/1758.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2862e75ce87b5d0b8b3f9d564828cc4e7b3b24b1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1758.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1758,ভারতীয় পেঁয়াজের আমদানি শুরুকেজিতে দাম কমেছে ৮ টাকা,2021-01-02,হাকিমপুর দিনাজপুর সংবাদদাতা,দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে সাড়ে ৩ মাস পর আবারো পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। শনিবার ২ জানুয়ারি বিকেল পৌনে ৪টার দিকে ভারতীয় ট্রাক পেয়াজ নিয়ে দেশে প্রবেশ করায় বন্দরের ব্যবসায়ী ও শ্রমিকদের মধ্যে কর্মচাঞ্চল্যতা ফিরে এসেছে।বন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারকেরা জানান গত বছর ১৪ সেপ্টেম্বর কোন ঘোষণা না দিয়েই ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয় বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। এরফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম বেড়ে গেলে বন্দরের আমদানিকারকেরা মিয়ানমার পাকিস্তান তুরস্ক ও চীন থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু করে। এতে করে পেঁয়াজের দাম কমে আসে।হিলি স্থলবন্দরের আমদানিরপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ জানান দীর্ঘ সাড়ে ৩ মাস পর আজ শনিবার ভারতীয় পেঁয়াজের চালান দেশে ঢুকেছে। ভারত সরকার কোন কারণ ছাড়াই বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করেছিল। গত ২৮ ডিসেম্বর পেঁয়াজের উপর থেকে তারা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ায় শনিবার পর্যন্ত আমরা প্রায় ৬ হাজার টনের মত এলসি করেছি। দুই একদিনের মধ্যে আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ দেশের বাজারে পৌঁছে যাবে। তখন ২২২৫ টাকায় বিক্রি হবে। ক্রেতারা কম দামে পেঁয়াজ কিনতে পারবে বলে তিনি জানান।হিলি স্থলবন্দরের আড়তদার রেজাউল করিম মইনুল ইসলাম জানান শনিবার ভারত থেকে পেঁয়াজ বন্দরে আসায় দেশি পেঁয়াজ ৩০৩২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বৃহস্পতিবারও এই পেঁয়াজ ৩৬৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এখন কেজিতে ৬৮ টাকা করে কমে গেছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1759.csv b/Bangla_fin_news_articles/1759.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d8fd41b1bf2cc09bfb00b288f2328da094443a01 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1759.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1759,৫ মাসে সঞ্চয়পত্র বিক্রি বেড়েছে সাড়ে তিন গুণ,2021-01-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাসের বিস্তার বৃদ্ধির মধ্যেও মানুষের মধ্যে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের প্রবণতা বাড়ছে। চলতি ২০২০২১ অর্থবছরে সরকার এ খাত থেকে মোট ২০ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছিলো। কিন্তু জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ মাসেই প্রায় সমপরিমাণ টাকার সঞ্চয়পত্র কিনেছেন নিট বিক্রি মানুষ। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী আলোচ্য সময়ে নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে ১৯ হাজার ৪৫ কোটি টাকার। গত ২০১৯২০ অর্থবছরের একই সময়ে নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছিল ৫ হাজার ৮৪১ কোটি টাকা। অর্থাৎ গত চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় সাড়ে তিন গুণ। সঞ্চয়পত্র সরকারের জন্য ঋণ। সরকার বাজেট ঘাটতি মেটানোর জন্য অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ঋণ নেয়। মূলত ব্যাংক খাত থেকে ঋণ ও সঞ্চয়পত্র বিক্রি করে এ ঋণ নেওয়া হয়। সঞ্চয়পত্রে যারা বিনিয়োগ করে তাদের নির্দিষ্ট সময় পর পর সুদ দেওয়া হয়। এ খাতে মাত্রাতিরিক্ত বিনিয়োগ হলে সুদ বাবদ সরকারকে বেশি পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করতে হয়।আরো পড়ুন ...ভারতে অক্সফোর্ডের টিকা ব্যবহারের সুপারিশএ খাতে বিনিয়োগকারীদের যে হারে সুদ দেওয়া হয় তা ব্যাংকের বিদ্যমান সুদ হারের চাইতে বেশি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন এ কারণে অনেকে ব্যাংকে না গিয়ে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করছেন। এ নিয়ে ব্যাংকগুলো আপত্তি জানিয়ে আসছে। তাদের দাবি এ খাতের সুদের হার কমানো হোক। অন্যদিকে যাদের উদ্দেশ্যে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছে তাদের বদলে অন্যরা এ খাতে বিনিয়োগ করে সরকারের দেওয়া সুবিধা নিয়ে নিচ্ছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে সরকার সঞ্চয়পত্রে সুদের হার না কমিয়ে বরং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বেশকিছু শর্ত আরোপ করেছে যাতে যে কেউ এসে ঢালাওভাবে টাকা বিনিয়োগ করে সরকারের দেওয়া সুবিধা না নিতে পারে। এর ফলে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ কমবে বলে ধারণা করা হলেও বাস্তবে তা হচ্ছে না বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন নিরাপদ বিনিয়োগ এবং ব্যাংকের চেয়ে সুদ বেশি হওয়ায় এ খাত এখনো মানুষকে বিনিয়োগে টানছে।সঞ্চয় অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী গত জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ মাসে মোট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে ৪৬ হাজার ৭৪৩ কোটি টাকা। এই সময়ে মূল টাকা উত্তোলন করা হয়েছে ২৭ হাজার ৬৯৮ কোটি টাকা। মূল টাকা উত্তোলনের পর বাদবাকি অর্থকে নিট বিক্রি হিসেবে গণ্য করা হয়। সেই হিসেবে আলোচ্য সময়ে নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে ১৯ হাজার ৪৫ কোটি টাকা।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1760.csv b/Bangla_fin_news_articles/1760.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5f8af0bbbc4a1ac1be1686ba4164b96720c7e86b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1760.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1760,কাপড়ের আমদানি মূল্যে ভয়াবহ জালিয়াতি,2021-01-01,রিয়াদ হোসেন,আন্তর্জাতিক বাজার দরের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ট্যারিফ ভ্যালু সরকার কর্তৃক মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়া না থাকায় কাপড়ের প্রকৃত মূল্যের চেয়ে অনেক কম দরে আমদানি দেখাচ্ছে একশ্রেণির আমদানিকারক। এর ফলে একদিকে সরকার ন্যায্য রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অন্যদিকে স্থানীয় বস্ত্রশিল্প অসম প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছে।এছাড়া ওভেন শার্ট ও প্যান্ট জাতীয় পোশাকের কাপড় ফেব্রিকের বিশ্বব্যাপী পরিমাপের মানদণ্ড হিসেবে মিটার ব্যবহার করা হলেও বাংলাদেশে তা মূল্যায়িত হয় কেজিতে। আর এই সুযোগেও কারসাজি করেন একশ্রেণির আমদানিকারক।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে কম মূল্য দেখানোর পর বাদবাকি অর্থ অবৈধ উপায়ে হুন্ডি কিংবা কোনো কোনো ব্যাংকের যোগসাজশে রপ্তানিকারকের কাছে পাঠানো হয় যা অর্থপাচার হিসেবে বিবেচিত। এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকেন একশ্রেণির ব্যাংক কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট দেশের রপ্তানিকারকও।বস্ত্র শিল্প মালিকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ইস্যুটি নিয়ে পর্যালোচনা করার জন্য সম্প্রতি ট্যারিফ কমিশনকে নির্দেশ দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বিষয়টি পর্যালোচনা করে গত ১০ ডিসেম্বর ট্যারিফ কমিশন দুটি সুপারিশ মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে। এগুলো হলো আমদানিকৃত কাপড়ের ট্যারিফ মূল্য আন্তর্জাতিক বাজারদরের ভিত্তিতে ঠিক করা এবং ওভেন কাপড় পরিমাপের মানদণ্ড কেজির পরিবর্তে মিটারে নির্ধারণ করা।এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনিশ ইত্তেফাককে বলেন সুপারিশ তিনি এখনো হাতে পাননি। বিস্তারিত পর্যালোচনা করে মন্ত্রণালয় থেকে পরবর্তী উদ্যোগ নেওয়া হবে।এদিকে স্থানীয় বাজার পর্যবেক্ষণেও এসব কাপড়ের ট্যারিফ ভ্যালু আর খুচরা পর্যায়ে বিক্রয়মূল্যের মধ্যে আকাশপাতাল তফাত্। পুরো প্রক্রিয়ায় কোনো ধরনের জবাবদিহিতা না থাকায় রাজস্ব বিভাগ স্থানীয় শিল্পোদ্যোক্তাদের পাশাপাশি ক্রেতাও ঠকছেন। অস্বাভাবিক মুনাফা নিচ্ছে কেবল আমদানিকারক ও বিক্রেতা। অন্যদিকে রপ্তানির শর্তে শুল্কমুক্ত সুবিধায় আনা বন্ড সুবিধা কাপড়ও মিশে যাচ্ছে এসব কাপড়ের সঙ্গে।দেশে ওভেন ও নিটওয়্যারের ভিন্ন ভিন্ন এইচ এস কোডের পণ্য পরিচিতি নম্বর আওতায় সাত ধরনের কাপড় বেশি আমদানি হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বশেষ ২০১৯২০ অর্থবছরে এসব কাপড় আমদানির পরিমাণ ছিলো ৩ লাখ ৩৫ হাজার ৭৯৩ মেট্রিক টন। এর মধ্যে রপ্তানির জন্য আমদানি হয়েছে ২ লাখ ৯৭ হাজার ১৯৯ মেট্রিক টন। এসব কাপড় শুল্কমুক্ত সুবিধায় আসে যা বন্ড সুবিধা নামে পরিচিত। আর বাদবাকি ৩৮ হাজার ৫৯৪ মেট্রিক টন কাপড় এসেছে বাণিজ্যিক আমদানি হিসেবে। এসব কাপড়ের ওপর শুল্ককরের পরিমাণ প্রায় ৯০ শতাংশ।এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী বন্ড সুবিধার আওতায় রপ্তানিকারকরা ৮৫ শতাংশ তুলায় উত্পাদিত ওভেন কাপড় প্রতি কেজি আমদানি করেছেন ৭৪২ টাকায়। অথচ একই কাপড় বাণিজ্যিক শুল্ক প্রযোজ্য আমদানিকারকরা আমদানি মূল্য দেখিয়েছেন প্রতি কেজি মাত্র ২৭৬ টাকা এটির ট্যারিফ ভ্যালু তিন মার্কিন ডলার বা প্রায় ২৫৫ টাকা। একই ভাবে সিনথেটিক ফিলামেন্ট ইয়ার্নের কাপড় প্রতি কেজি রপ্তানিকারকরা গড়ে ৭০৬ টাকায় আমদানি করলেও বাণিজ্যিক আমদানিকারকরা দেখিয়েছেন ২৭২ টাকা। এর ট্যারিফ ভ্যালু প্রতি কেজিতে চার ডলার বা ৩৪০ টাকা। শুল্কমুক্ত সুবিধার আওতায় আনা আর্টিফিশিয়াল স্টেপল ফাইবারের কাপড়ের কেজিপ্রতি গড় আমদানি মূল্য ৬৯৮ টাকা আর বাণিজ্যিক আমদানিকারকরা দেখিয়েছেন ২৬৯ টাকা। অন্যান্য কাপড়ের দামের ক্ষেত্রেও একইভাবে শুল্কযোগ্য কাপড়ের মূল্য খুবই কমিয়ে দেখানো হচ্ছে।স্থানীয় বস্ত্র শিল্পের উদ্যোক্তা ও এনবিআরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন যেহেতু রপ্তানির জন্য আনা কাপড়ে কোন শুল্ক নেই এজন্য তাদের মূল্য কম দেখানোর দরকার নেই। অর্থাত্ কিছু ব্যতিক্রম বাদে তাদের আমদানিকৃত গড় মূল্যই আন্তর্জাতিক বাজারে কাপড়ের দামের মানদণ্ড। এর নিচে যে দর দেখানো হচ্ছে ঐ পরিমাণ আমদানি মূল্য কম দেখানো হচ্ছে। এটি কৌশলে সরকারের নির্ধারণ করে দেওয়া ট্যারিফ ভ্যালুর কাছাকাছি দেখানো হয়। আমদানি মূল্য যাই হোক ট্যারিফ ভ্যালুর ওপরই শুল্ককর নির্ধারণ হয়। ফলে এই সুযোগটি নিচ্ছে বাণিজ্যিক আমদানিকারকরা।প্রায় একই কথা বলছে ট্যারিফ কমিশনের প্রতিবেদনও। সেখানে বলা হয় বন্ডের মাধ্যমে আমদানিতে কোনো প্রকার শুল্ক না থাকায় আমদানি মূল্যকে ফেব্রিকের আন্তর্জাতিক মূল্য হিসেবে বিবেচনা করা যায়। অপরদিকে বাণিজ্যিক আমদানিতে অধিকহারে শুল্ক থাকায় আমদানি মূল্য অনেক কম দেখা যাচ্ছে। মূলত শুল্কের কারণে ফেব্রিকের আন্তর্জাতিক বাজার মূল্য অপেক্ষা কম মূল্যে আমদানিকৃত কাপড় শুল্কায়িত হওয়ার প্রবণতা রয়েছে। স্থানীয় আমদানিতে সরকার যে হারে ট্যারিফ মূল্য নির্ধারণ করেছে তা আন্তর্জাতিক বাজার ও স্থানীয় উত্পাদন মূল্য অপেক্ষা অনেক কম বলে প্রতীয়মান। এর ফলে স্থানীয় উত্পাদনকারীরা অসম প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছেন। প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান মুন্সি শাহাবুদ্দিন কোনো মন্তব্য করতে চাননি।টেক্সটাইল মিল মালিকদের সংগঠন বিটিএমএর সাবেক পরিচালক ও লিটল গ্রুপের চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম মনে করেন ট্যারিফ ভ্যালু কম থাকায় বছরের পর বছর ধরে এই অনিয়ম করে আসছে একশ্রেণির আমদানিকারক। ফলে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে এবং স্থানীয় শিল্প মালিকরা প্রতিযোগিতার মুখে পড়ে ব্যবসা থেকে হারিয়ে যাচ্ছেন। তিনি বলেন ট্যারিফ ভ্যালু ছাড়াও কেজিতে ওভেন ফেব্রিকের শুল্কায়ন করার সুবিধা থাকায় এতে বিরাট কারসাজি হচ্ছে। অথচ বিশ্বব্যাপী কোথাও ওভেন কাপড় কেজির হিসাবে শুল্কায়ন করা হয় না। তিনি অভিযোগ করে বলেন কম দাম দেখিয়ে বাকি টাকা অন্যভাবে পাঠানো হচ্ছে।দামের তারতম্য দেখিয়ে জালিয়াতের এ বিষয়টি এনবিআরের শুল্ক বিভাগেরও অজানা নয় বলে মনে করছেন উদ্যোক্তারা। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে এনবিআরের শুল্ক বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইত্তেফাককে বলেন তথ্যউপাত্ত দিয়ে আমাদের কাছে পাঠালে আমরা যাচাই করে যৌক্তিক ট্যারিফ ভ্যালু নির্ধারণের উদ্যোগ নেব।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1761.csv b/Bangla_fin_news_articles/1761.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0dfc113043322934f3b605f4aa7caf47206ddad4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1761.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1761,গয়না তৈরির গ্রাম,2021-01-01,স্টাফ রিপোর্টার বগুড়া,সাম্প্রতিক সময়ে অ্যান্টিক ও সিটিগোল্ডের গয়নার কদর বেড়ে গেছে বহু গুণ। এই গহনার বাজার গড়ে উঠেছে বগুড়ার শহরতলির একটি গ্রামে। কেউ কেউ গহনা গ্রাম হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। আর এসব গহনার কারিগর বেশির ভাগ নারী। গহনাকে কেন্দ্র করে বগুড়ার সেই ধরমপুরে মোকাম গড়ে উঠেছে। সেখানে ২৩৮টি গহনার দোকান রয়েছে।বগুড়ার তৈরি এসব গহনা ঢাকাচট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বেশ কদর রয়েছে। এসব গহনা তৈরি করতে বগুড়ার ধরমপুর ও এর আশপাশে অন্তত ১০ হাজার শ্রমিক কাজ করেন বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন।কারিগরদের কাছে জানা গেছে বিয়েশাদিসহ যে কোনো অনুষ্ঠানে সোনার মতোই দেখতে এই অ্যান্টিক ও সিটিগোল্ড গহনার ব্যাপক চাহিদা। নারীদের পছন্দের সীতাহার শাড়িমালা কান্দা লহর হাশলি জড়ো টাইরা টিকলি চুড় বালা মানতাসা নূপুর বিছাসহ আরো বিভিন্ন দৃষ্টিনন্দন গহনা তৈরির কাজ করেন তারা। ধরমপুরে প্রায় ১০০ ধরনের গহনা পাওয়া যায় বলে জানান ব্যবসায়ীরা।ব্যবসায়ীদের থেকে কাজের অর্ডার নিয়ে নারীরা ঘরে বসেই বানান গহনা। এর মধ্যে কেউ কেউ ঘরেই গড়ে তুলেছেন ছোট কারখানা। শুরুটা ধরমপুরে হলেও এ শিল্পের বিস্তার ঘটেছে সদরের নিশিন্দারা ঝোপগাড়ি ফুলবাড়ী ও বারোপুরসহ আরো অনেক এলাকায়। এসব এলাকায় নারীপুরুষ কারিগরদের কর্মসংস্থানের উত্স তৈরি হয়েছে। অ্যান্টিকের গহনা তৈরির আয় থেকে এ এলাকার নারীরা নিজেদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করেছে।গহনার কারিগর খুশি বেগম বলেন সকালবেলা সংসারের কাজ শেষ করে শুরু করেন গহনা তৈরি। দৈনিক গড়ে ৪০০ টাকা রোজগার হয়। খুশি বেগমের জা ফেন্সি বেগম অ্যান্টিক গহনার কাজ করছেন ছয় বছর ধরে। তার কাজ সীতাহারের তামার প্যান দিয়ে ঝালাই করা। তার স্বামীও একই কাজ করেন। প্রতিদিন দুই জনে এ কাজ করে প্রায় ১ হাজার টাকা আয় করেন।শহরতলি ধরমপুর নিশিন্দারা ঝোপগাড়ি আটাপাড়া এলাকায় ঘুরে দেখা গেছে শুধু গৃহবধূরাই নয় অনেক শিক্ষার্থী পড়ালেখার পাশাপাশি এই হাতের কাজ করছেন। সরকারি মুজিবর রহমান মহিলা কলেজের সম্মান দ্বিতীয় বর্ষের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী আদুরী আক্তার জানান তিনিও অ্যান্টিকের গহনা তৈরি করে নিজের লেখাপড়ার খরচ জোগান।ব্যবসায়ীরা জানান প্রায় ১৫০ বছর আগে থেকে এখানে গহনার কাজ শুরু হয়। সে সময় পিতলের গহনা তৈরি হতো। পরে এক পর্যায়ে সোনার গহনার চাহিদা বাড়তে থাকে। কিন্তু ৮০ দশকের শেষে আবার সোনার গহনার চাহিদা পড়তে থাকে। তখন থেকে একটু একটু করে অ্যান্টিক শিল্পের দিকে ঝুঁকতে থাকে কারিগররা। এরপর ২০০৬ থেকে ২০০৭ সালের দিকে পুরোদমে শুরু হয় অ্যান্টিকের গহনা তৈরি।এই বাজারের শফিক গোল্ড অ্যান্ড অ্যান্টিক জুয়েলার্সের মালিক শফিকুল ইসলাম বলেন করোনার কারণে আপাতত ব্যবসা কমে গেছে। তার পরও যশোর বরিশাল ও রংপুরে তিনি প্রতি মাসে প্রায় ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা পণ্য বিক্রি করেন।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1762.csv b/Bangla_fin_news_articles/1762.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9d2f7c696a86e8e292244d0b4c1d6aa34f510c4b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1762.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1762,দাম কমলেও ক্রেতা নেই দুশ্চিন্তায় ব্যবসায়ীরা,2021-01-01,মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম অফিস,খাতুনগঞ্জের আড়ত পেঁয়াজে ভর্তি। কিন্তু ক্রেতার অভাবে বেচাকেনায় স্থবিরতা বিরাজ করছে। পাইকারিতে প্রতি কেজিতে ৮১০ টাকা করে কমে গেছে। লোকসান নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বিক্রেতারা জানান মজুত থাকা পেঁয়াজ নিয়ে ব্যবসায়ীরা বিপাকে পড়েছেন।শনিবার থেকে ভারতীয় পেঁয়াজ দেশে আসতে শুরু করবে। ফলে বাজার কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় তা নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে শঙ্কা বিরাজ করছে। এছাড়া টিসিবির ট্রাকের পিছনে এখন ক্রেতাদের কোনো ভিড় নেই। পণ্য নিয়ে ডিলাররা বসে আছেন।গত দুই দিন ধরে পেঁয়াজের বাজারে অজানা শঙ্কা বিরাজ করছে। ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি করবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর থেকে ভারতীয় পেঁয়াজের ওপর নির্ভর বাংলাদেশের বাজার পরিস্থিতি পালটে গেছে। যে সব ব্যবসায়ীর কাছে বাড়তি দামে কেনা মজুত রয়েছে তারা সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন।গতকাল খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজারে দেখা গেছে আড়তদার বিক্রেতারা মন খারাপ করে বসে রয়েছেন। বেচাকেনা নেই। আড়তে থাকা পেঁয়াজ নিয়ে কী করবেন তা নিয়ে চিন্তিত বিক্রেতারা। ক্রেতা না থাকায় লোকসানেও বিক্রি করতে পারছেন না।বিক্রেতারা জানান খুচরা ক্রেতারা পেঁয়াজ কিনছেন না। তারা দাম আরো পড়ে যাবে এই ভাবনায় এখন পেঁয়াজ কিনছেন না। পাইকারি বাজার তারা পর্যবেক্ষণ করছেন। হামিদুল্লাহ বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. ইদ্রিস আলী বলেন বাজারে ক্রেতা নেই। দাম কেজিতে ৮১০ টাকা কমে গেলেও ক্রেতার দেখা মিলছে না। ব্যবসায়ীদের কাছে বাড়তি দামে কেনা প্রচুর পেঁয়াজ মজুত রয়েছে। অধিকাংশ পেঁয়াজে পচন ধরেছে। আগামীকাল শনিবার ভারতীয় পেঁয়াজ বাংলাদেশে ঢুকবে বলা হচ্ছে। ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ খাতুনগঞ্জের পাইকারি ব্যবসায়ীরা কমিশনে বিক্রি করেন। এখানে সরাসরি কোনো আমদানিকারক নেই। ফলে ভারতীয় পেঁয়াজ নিয়ে পাইকারি বিক্রেতারা চিন্তা করছে না। কিন্তু বর্তমানে ব্যবসায়ীদের কাছে যে পেঁয়াজ মজুত রয়েছে তা আমদানিকারকদের কাছ থেকে সরাসরি ক্রয় করা।চাক্তাই আড়ত ও ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আহসান খালেদ বলেন গতকাল বৃহস্পতিবার পেঁয়াজ কেজি ১৫ থেকে ৩৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। মজুত ও পাইপলাইনে থাকা পেঁয়াজ নিয়ে ব্যবসায়ীরা সমস্যায় পড়েছেন। ভারতীয় পেঁয়াজ আগামী সোমবার খাতুনগঞ্জের বাজারে পৌঁছবে। এসব পেঁয়াজ কেজি ৪০৪৫ টাকার কমে বিক্রি করতে পারবেন না।টিসিবি ট্রাকে চট্টগ্রামে ভোগ্যপণ্য বিক্রি করছে। গত ১২ ডিসেম্বর থেকে কেজি ২০ টাকা দরে টিসিবির পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে। কিন্তু গতকাল টিসিবির ট্রাক থেকে পণ্য কিনতে ক্রেতাদের কোনো ভিড় ছিল না। ট্রাকে প্রচুর পেঁয়াজ রয়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1763.csv b/Bangla_fin_news_articles/1763.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f221a1e2c7bdae8a3beecb64e110193957b91bb7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1763.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1763,বৈদেশিক মুদ্রার মজুদে রেকর্ড,2020-12-30,রেজাউল হক কৌশিক,সরকারি উদ্যোগ এবং উদ্যোক্তাদের উদ্যোমের ওপর ভর করে এগিয়ে যাচ্ছে দেশের অর্থনীতি। অর্থনৈতিক সক্ষমতার অন্যতম মাইলফলক হলো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। বুধবার বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ৪৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বাড়ার অর্থ হলো অর্থনীতিশক্তিশালী হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুত থাকতে হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ রিজার্ভ দিয়ে কমপক্ষে ১০ মাসের আমদানি ব্যয় পরিশোধ করা সম্ভব।ব্যাংকাররা বলছেন সংকটে পড়লে এ রিজার্ভ অর্থনীতির গতি ধরে রাখতে কাজে দেবে। আমদানি দায় মেটাতে সমস্যায় পড়তে হবে না।বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান দৈনিক ইত্তেফাককে বলেন বছরের শেষ ব্যাংকিং দিবসে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। তিনি বলেন বুধবার দিন শেষে রিজার্ভ ৪৩ দশমিক ১৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।প্রতি ডলার ৮৫ টাকা হিসেবে বৈদেশিক মুদ্রায় রিজার্ভের পরিমাণ ৩ লাখ ৬৬ হাজার ৯৪৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের বাজেটের অর্ধেকের বেশি। চলতি বছরে বাজেটের আকার ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র অনুযায়ী দেশের আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম চলে এই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দিয়ে। স্বর্ণ বৈদেশিক মুদ্রা ও ডলার এই তিন ক্যাটেগরিতে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রাখা হয় দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংকে। এই অর্থ বিভিন্ন দেশের বন্ড ও বিলে বিনিয়োগ করা হয়। প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা কেনাবেচাও করে বাংলাদেশ।অন্য সময় রিজার্ভ বাড়ার ক্ষেত্রে রপ্তানি ভালোভূমিকা পালন করলেও গত কয়েকমাস ধরে রপ্তানি বাণিজ্য অনেকখানি পিছিয়ে পড়েছে। করোনার আগে থেকেই রপ্তানি বাণিজ্যে মন্দা যাচ্ছিল। করোনা আসার পর তা খুবই খারাপ অবস্থায় গেছে। অবশ্য গত জুলাই থেকে আস্তে আস্তে রপ্তানি বাড়তে শুরু করেছে। চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর সময়ে আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে রপ্তানি ১৪ কোটি ৬৫ লাখ ডলার বেড়েছে। স্থানীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ এক হাজার ২৪৫ কোটি টাকা। রপ্তানির ইতিবাচক দিকও রিজার্ভ বাড়াতে সহায়তা করেছে। আর রিজার্ভ বাড়াতে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা করেছে প্রবাসী আয়। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স অনেক বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের পাঁচ মাসে দেশে ১ হাজার ৯০ কোটি ৪৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশিমুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৯২ হাজার ৬৮৭ কোটি টাকা।রিজার্ভ বৃদ্ধি বিষয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন বাংলাদেশের ইতিহাসে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৩ দশমিক ১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আমাদের জন্য অত্যন্ত সুখবর। যা আমাদের অর্থনৈতিক সক্ষমতার অন্যতম মাইলফলক। করোনা মহামারির মধ্যেও রিজার্ভের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে রেমিট্যান্সের আন্তপ্রবাহ।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকারের এ অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী। চলতি ডিসেম্বরের ২৯ তারিখ পর্যন্ত প্রবাসী আয় এসেছে ১ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1764.csv b/Bangla_fin_news_articles/1764.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ad4e0f922a50d47b25f4e8078102340f43b206ec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1764.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1764,ভারত থেকে আরো ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল ক্রয়সহ ছয় প্রস্তাব অনুমোদন,2020-12-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারত হতে আরো ৫০ হাজার মেট্রিক টন ননবাসমতী সিদ্ধ চাল ক্রয়সহ মোট ৬টি প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রীসভা কমিটি। বুধবার ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।সভা শেষে অনুমোদিত প্রস্তাবগুলোর বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. আবু সালেহ মোস্তফা কামাল সাংবাদিকদের জানান ভারত হতে ৫০ হাজার মেট্রিক টন নন বাসমতী সিদ্ধ চাল ১৬৮ কোটি ৬২ লাখ টাকায় ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। পশ্চিম ভারতের বীরভূমির প্রতিষ্ঠান এম এস পিকে এগ্রিলিংক এই চাল সরবরাহ করবে। এতে প্রতি কেজি চালের ক্রয়মূল্য হবে কর ব্যতীত ৩৩ দশমিক ৭২ টাকা।সভায় মোট ৯টি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলেও ৬টি প্রস্তাব অনুমোদনের সুপারিশ করে ক্রয় কমিটি। সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে প্রারম্ভিক বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন করোনা পরিস্থিতি এখনও কেটে যায়নি। এরপরেও আশা করছি আগামী বছর বাংলাদেশের অর্থনীতি ভালো করবে। পৃথিবীর সবদেশ সার্বিকভাবে যেমন নিম্নগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তেমনি সামষ্ঠিক অর্থনীতিও বিয়োগাত্মক লক্ষ্য করা যাচ্ছে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1765.csv b/Bangla_fin_news_articles/1765.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0184819bda7c545bc87f570b8645b3c96b82c83e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1765.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1765,আয়করের টাকা জমা দিতে হবে আজকের মধ্যে,2020-12-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের আয়কর রিটার্ন জমার সময় এক মাস বাড়ানোর পর আগামীকাল বৃহস্পতিবার ৩১ ডিসেম্বর ঐ সময়সীমা শেষ হচ্ছে। তবে আগামীকাল ব্যাংক হোলিডে হওয়ায় ব্যাংক লেনদেন বন্ধ থাকবে। এ সংক্রান্ত ঝামেলা এড়াতে আজকের মধ্যে করদাতাদের আয়করসংক্রান্ত ব্যাংকিং লেনদেন সম্পন্ন করার জন্য অনুরোধজানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে এ অনুরোধের কথা জানানো হয়।আয়কর আইন অনুযায়ী রিটার্ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ছুটি থাকলে পরদিন রিটার্ন জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে কিন্তু এক্ষেত্রে ব্যাখ্যা রয়েছে এনবিআরের।আরো পড়ুন ...৭৭ বার সময় পেলেও দাখিল হয়নি তদন্ত প্রতিবেদনএনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন যদি শেষ দিন জাতীয় ছুটি থাকে সেক্ষেত্রে পরদিন দেওয়ার সুযোগের কথা আইনে বলা রয়েছে কিন্তু ব্যাংক হোলিডে কোনো জাতীয় ছুটি নয়। ফলে ঝামেলা এড়াতে আজ বুধবারের মধ্যে পেঅর্ডারের কাজ সম্পন্ন করতে হবে। তবে আগামীকাল রিটার্ন জমা দেওয়া যাবে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1766.csv b/Bangla_fin_news_articles/1766.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7439c92b8d4b9b2fa9723159868b48feece29abf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1766.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1766,ভারতের পেঁয়াজ রপ্তানির খবরে খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজারে ব্যাপক দরপতন,2020-12-30,মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম অফিস,ভারতের পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের খবরে খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজারে দরপতন ঘটেছে। হঠাৎপাইকারি বাজারে বিক্রি ও দাম কমতে শুরু করেছে। বেশি দামে কেনা বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ বর্তমানে ব্যবসায়ীদের কাছে মজুত রয়েছে। ফলে এই মুহূর্তে ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারে আসলে বাড়তি দামে কেনা পেঁয়াজ নিয়ে লোকসানে পড়তে হবে। ব্যবসায়ীরা জানান এখন দেশে পেঁয়াজের উৎপাদন মৌসুম। ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হলে দেশের কৃষকরা পেঁয়াজের ন্যায্য মূল্য পাবে না। কৃষকরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। গত ১৪ সেপ্টেম্বর ভারত বিদেশে পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। দেশের পেঁয়াজের বাজার ভারতীয় পেঁয়াজের ওপর নির্ভরশীল। এবার সেপ্টেম্বরে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ার পর দেশে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায়। প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২৫০ টাকার বেশি বিক্রি হয়েছে। পরে সরকার পেঁয়াজের ওপর আমদানি শুল্ক হ্রাস করার পর ব্যবসায়ীরা অন্যান্য দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু করে। ভারতের পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের খবরে গতকাল খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজারে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। সাধারণত ছোট আকৃতির লাল বর্ণের পেঁয়াজের গুরুত্ব বেশি থাকে ক্রেতাদের কাছে। গতকাল খাতুনগঞ্জে দেশীয় পেঁয়াজ কেজি ৪০ টাকা মিশরীয় ৪০ টাকা তুরস্ক ৫৫৬০ টাকা নেদারল্যান্ড ২৫২৬ টাকায় বিক্রি হয়েছে। হামিদুল্লা মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. ইদ্রিস আলী বলেন দাম কমে যাওয়ায় আমরা এমনিতে লোকসানে পেঁয়াজ বিক্রি করছি। ব্যবসায়ীদের কাছেও বাড়তি দামে কেনা প্রচুর পেঁয়াজ রয়েছে। তাই অন্তত আরো এক মাস পর ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। পাইকারি ব্যবসায়ী সোলায়মান বাদশা বলেন আমাদের বিপদের সময় ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করেছে। জরুরি মুহূর্তে দেশের চাহিদা মেটাতে ব্যবসায়ীরা অন্যান্য দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেছে। দেশের কৃষকরা তাদের উত্পাদিত পেঁয়াজের ন্যায্যমূল্য পাবে না। সরকারকে কৃষকদের কথা ভাবা উচিত। আরো পড়ুন ...৭৭ বার সময় পেলেও দাখিল হয়নি তদন্ত প্রতিবেদনচট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ কেন্দ্র জানায় গত ৬ মাসে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ২ লাখ ৯ হাজার ৩৪ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির জন্য ব্যবসায়ীরা আরপি নিয়েছে। তার বিপরীতে এই পর্যন্ত ১ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ বন্দর থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। মিয়ানমার পাকিস্তান চীন মিশর তুরস্ক নেদারল্যান্ড মালয়েশিয়া দক্ষিণ আফ্রিকা সংযুক্ত আরব আমিরাত আলজেরিয়া ইরান ও রাশিয়াসহ আরো কয়েকটি দেশ থেকে এসব পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম কার্যালয় জানায় চট্টগ্রামে এবার প্রচুর পেঁয়াজের চাষ হয়েছে। পেঁয়াজ উত্পাদনে চট্টগ্রামে অনুকূল পরিবেশ রয়েছে। গত বছর চট্টগ্রামে ৩০ হেক্টর জমিতে এবং এবার ৪৮ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজের চাষ হয়েছে। চট্টগ্রামের উপপরিচালক মো. আখতারুজ্জামান ইত্তেফাককে বলেন দেশের অন্যান্য এলাকা থেকে চট্টগ্রামে কিছুটা দেরিতে পেঁয়াজের চাষ শুরু হয়। পেঁয়াজের চাষাবাদে কৃষকদের বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা উত্সাহিত করেছি। ফলে এবার চট্টগ্রামে লক্ষ্যমাত্রার চেষে বেশি পেঁয়াজের চাষ হয়েছে। প্রতি হেক্টরে প্রায় আট টন করে পেঁয়াজ উৎপাদিত হয়।এদিকে হাকিমপুর দিনাজপুর সংবাদদাতা জানান আগামী ২ জানুয়ারি থেকে দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হতে পারে। গতকাল মঙ্গলবার হিলি স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গত সোমবার ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের বৈদেশিক বাণিজ্য শাখার মহাপরিচালক অমিত ইয়াদব কর্তৃক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের বিষয়টি জানানো হয়। হিলি স্থলবন্দর আমদানিরপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ জানান ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করব কি না তা আজকালের মধ্যে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1767.csv b/Bangla_fin_news_articles/1767.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0de608bd1fcde5526fc5f662050da8d53cdd634b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1767.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1767,কাগুজে সুদের পরিমাণ বাড়ছে ব্যাংকগুলোতে,2020-12-28,রেজাউল হক কৌশিক,বিনিয়োগকৃত অর্থ থেকে প্রাপ্ত সুদই ব্যাংকের আয়ের প্রধান উৎস। তবে বিনিয়োগকৃত অর্থ থেকে সেই সুদ আদায় হচ্ছে না ঠিক মতো। সুদ আদায় না হলেও তা স্থগিত সুদ নামে জমা হচ্ছে ব্যাংকের হিসাবে। এভাবেই অনাদায়ী সুদের পরিমাণ গত সেপ্টম্বর শেষে এ পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৫ হাজার ৫৮৯ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।জানা গেছে অনাদায়ী সুদ হিসাবে সর্বোচ্চ পরিমাণে জমা হয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকে। গত সেপ্টম্বর শেষে ব্যাংকটির অনাদায়ী সুদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২৫৯ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। এক বছর আগে অর্থাত্ ২০১৯ সালের সেপ্টম্বরে যা ছিল ৫ হাজার ২৯ কোটি টাকা। এক বছরের ব্যবধানে বেড়েছে ১ হাজার ২৩০ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। এ হিসাবে অনাদায়ী সুদের প্রবৃদ্ধি হয় ২৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ।দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে অপর রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক। এ ব্যাংকে জমা হওয়া সুদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ২৮২ কোটি টাকা। এক বছর আগে যা ছিল ৩ হাজার ৭৫০ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। এ ব্যাংকেও বৃদ্ধি পায় ৫৩১ কোটি ৯৯ লাখ টাকা।ব্যাংকাররা জানিয়েছেন সুদ আদায় না হওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে করোনা মহামারি। অনেকেই ব্যাংক ঋণের অর্থ পরিশোধ করতে পারছেন না কিন্তু ব্যাংকগুলোকে প্রতি তিন মাস অন্তর সুদের এ হিসাবটি করে থাকে। নিয়মিত তা জানাতে হয় বাংলাদেশ ব্যাংককে। করোনাকালে মানুষের সুবিধার্থে সব ধরনের ঋণের বিপরীতে কিস্তি জমা দানের বাধ্যবাধকতা শিথিল করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি ডিসেম্বর পর্যন্ত সুবিধাটি অব্যাহত থাকবে। এই সময়ের মধ্যে ব্যাংক কোনো গ্রাহককে ঋণের অর্থ ফেরত চাইতে বাধ্য করতে পারবে না। সুযোগটি কাজে লাগিয়েছে সামর্থ্যবানরাও ব্যাংক ঋণ পরিশোধে অনীহা দেখাচ্ছেন বলে জানা গেছে।অনাদায়ী সুদের পরিমাণ বিষয়ে বেসরকারি খাতের পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল হালিম চৌধুরী বলেন এটি ব্যাংকের বিনিয়োগকৃত অর্থের ধার্যকৃত সুদ। ধার্যকৃত সুদের যে অংশটুকু আদায় হয় না তা অনাদায়ী সুদ হিসাবে দেখাতে হয়। ঋণ খেলাপিদের কাছেই এ অর্থ পাওনা রয়েছে। এটি আদায় হলেই আয় খাতে দেখানো হবে কিন্তু করোনাকালে অনেক ব্যবসায়ী অর্থ পরিশোধ করছেন না। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার মাধ্যমে সুযোগটি দেওয়ায় সামর্থ্য থাকার পরও অনেকে দিচ্ছেন না।তবে অনাদায়ী সুদের প্রকৃত পরিমাণ আগামী বছরের মার্চ প্রান্তিক শেষ হলে জানা যাবে বলে মনে করেন এই ব্যাংকার। তথ্য অনুযায়ী অনাদায়ী সুদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে। তথ্য অনুযায়ী সেপ্টম্বর শেষে অনাদায়ী সুদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা। বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোতে এর পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৫৭৭ কোটি ২৬ লাখ টাকা।বিদেশি ব্যাংকের ৩১৪ কোটি বিশেষায়িত ব্যাংকের ১ হাজার ৩২৭ কোটি টাকা। এরমধ্যে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের ২২২ কোটি ৪৬ লাখ বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ১ হাজার ১০৪ কোটি টাকা। জানা গেছে অনাদায়ী সুদ হচ্ছে ব্যাংকের সম্ভাব্য সুদ আয়। অনেক ব্যাংকই এটিকে আয় দেখিয়ে আর্থিক প্রতিবেদন ফুলিয়েফাঁপিয়ে দেখান। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ব্যাংক ও শেয়ারহোল্ডাররা। এটি বন্ধ করতে সুদ আদায় না হলে তা আয় বা মুনাফা খাতে না দেখাতে নির্দেশনা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে সুদ আদায় না হলে তা আয় খাতে স্থানান্তর করতে পারে না ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো।অনাদায়ী এসব সুদ জমা হচ্ছে খেলাপি হওয়া ঋণের বিপরীতে। একদিকে ঋণ আদায় হচ্ছে না অন্যদিকে এসব ঋণ থেকে সম্ভাব্য সুদও আদায় করতে পারছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী গত সেপ্টম্বর শেষে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৪ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1768.csv b/Bangla_fin_news_articles/1768.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..36999a4dcac8f734966b2e736477aefe1d3a2f2d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1768.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1768,১০ মাসে যুক্তরাষ্ট্রের পোশাক আমদানি কমেছে ২৫ শতাংশ,2020-12-27,রিয়াদ হোসেন,একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্রে করোনার ধাক্কায় পোশাকের আমদানি কমে গেছে ব্যাপকহারে। দেশটির পোশাক আমদানির তথ্য সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেল ওটেক্সাএর সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী গত জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ১০ মাসে পোশাক আমদানি কমেছে ২৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ। গত বছরের প্রথম ১০ মাসে দেশটি ৭ হাজার ২৪৯ কোটি ডলারের পোশাক কিনলেও এবার তা নেমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩৯৫ কোটি ডলারে। মূলত করোনা ভাইরাসের ধাক্কায় সার্বিকভাবে চাহিদা কমায় দেশটির পোশাক আমদানি এত বেশি হারে কমেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কমেছে চীন থেকে প্রায় ৪২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। যদিও চীন থেকে পোশাক আমদানি কমার পেছনে করোনার পাশাপাশি বাণিজ্যযুদ্ধও অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। আলোচ্য সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানি কমেছে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ। ওটেক্সটর তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে দেশটিতে শীর্ষ ১০ রপ্তানিকারক দেশের মধ্যে বাংলাদেশের চেয়ে ভালো করেছে কম্বোডিয়া ভিয়েতনাম ও পাকিস্তান। বাদবাকি দেশগুলোর রপ্তানি কমার হার বাংলাদেশের চাইতে বেশি।তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা বলছেন বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ইউরোপের চাইতে অপেক্ষাকৃত সাধারণ মানের এবং কম দামের পোশাক বেশি রপ্তানি হয়ে আসছিল। করোনায় মানুষের আয় কমে যাওয়া এবং উচ্চ মূল্যের পোশাকের ব্যবহার কম হওয়ায় সাধারণ মানের পোশাকের চাহিদা খুব বেশি প্রভাব পড়েনি। এ কারণে সেখানে বাংলাদেশের রপ্তানি ইউরোপের চেয়ে কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিকেএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম ইত্তেফাককে বলেন এর বাইরেও চীনের সঙ্গে দেশটির বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে সেখান থেকে পোশাক কম নেওয়ার সুযোগ কিছুটা বাংলাদেশ পেয়েছে। তবে এই সুবিধার বেশির ভাগই গেছে ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ার পকেটে। সেই সঙ্গে পাকিস্তান এবং মায়ানমারও পেয়েছে। এসব দেশের নিজস্ব গভীর সমুদ্রবন্দর থাকায় তারা লিড টাইমে ক্রয়াদেশ নেওয়ার পর পণ্য জাহাজীকরণ পর্যন্ত সময় আমাদের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে।যুক্তরাষ্ট্রে শীর্ষ ১০ পোশাক রপ্তানিকারক দেশের তালিকায় পরিমাণে এখনো শীর্ষে চীন। এর পর রয়েছে যথাক্রমে ভিয়েতনাম বাংলাদেশ ইন্দোনেশিয়া ভারত মেক্সিকো হন্ডুরাস কম্বোডিয়া পাকিস্তান ও দক্ষিণ কোরিয়া। আলোচ্য ১০ দেশের মধ্যে ৯টিরই রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কমে গেছে। কেবল বেড়েছে কম্বোডিয়ার। দেশটির পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ। এছাড়া ভিয়েতনামের কমেছে ৮ দশমিক ১৪ শতাংশ এবং পাকিস্তানের ৮ দশমিক ৪৭ শতাংশ।এছাড়া চীনের কমেছে ৪২ দশমিক ৩৩ শতাংশ ইন্দোনেশিয়ার সাড়ে ২০ শতাংশ ভারতের ২৭ দশমিক ২৫ শতাংশ মেক্সিকোর ৩২ দশমিক ৪৭ শতাংশ হন্ডুরাসের ৩৫ দশমিক ৫৪ শতাংশ ও কোরিয়ার ২৫ দশমিক ৭৯ শতাংশ।ওটেক্সার হিসাব অনুযায়ী চলতি বছরের প্রথম ১০ মাসে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫৯ কোটি ৩৪ লাখ ডলার যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫ হাজার ৪৬ কোটি টাকা। ২০১৯ সালের আলোচ্য সময়ে দেশটিতে বাংলাদেশের রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৫০৮ কোটি ৯৪ লাখ ডলারের যা চলতি বছরের একই সময়ে নেমেছে ৪৪৯ কোটি ৫৭ লাখ ডলারে।এদিকে করোনার প্রথম ধাক্কার পর গত জুলাই থেকে দেশটিতে পোশাক আমদানি বাড়তে থাকলেও দ্বিতীয় দফার সংক্রমণ বাড়তে থাকায় ফের অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে পোশাক রপ্তানিতে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1769.csv b/Bangla_fin_news_articles/1769.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dbea9c683ac8ea467d14ecb2893bb1d0ce4b8963 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1769.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1769,অর্থকরী ফসল পান,2020-12-26,আবুল কাসেম ভুঁইয়া,আমাদের দেশে পানের বেশ কদর রয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে পানের চাষ করা হয়। দেশে উত্পাদিত পানের মধ্যে রয়েছে ঢলপান বা বাংলাপান মিষ্টিপান ছাঁচিপান লালিপান কপুরিপান গাছপানসহ বিভিন্ন ধরনের পান। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার মধ্যে চট্টগ্রাম খুলনা বরিশাল পটুয়াখালী সিলেট এবং রাজশাহী জেলায় ব্যাপকভাবে পানের চাষ করা হয়।আদিকাল থেকেই আমাদের দেশে পানের কদর রয়েছে। ব্যাপক চাহিদার কারণে দেশে ব্যাপকভিত্তিতে পানের চাষ করা হয়। পান বিদেশে রপ্তানিও হচ্ছে। ছায়াযুক্ত স্থানে পানের চাষ করা হয়। গ্রীষ্মকালে পানের আকার ছোট হয় তবে স্বাদ ভালো হয়। বর্ষাকালে পানের ফলন ভালো হলেও অধিক বৃষ্টিপাত এবং গাছের গোড়ায় পানি জমে থাকা পানের জন্য ক্ষতিকর। বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোতে কৃত্রিম পরিবেশের মাধ্যমে পানের চাষ হচ্ছে। সাধারণত পানের খেতে চারিদিকে এবং ওপরে গাছগাছড়া অথবা পাটখড়ি ইত্যাদির দ্বারা ঢেকে ছায়াচ্ছন্ন পরিবেশ তৈরি করা হয়। এ ধরনের পরিবেশকে বর বা বরজ বলা হয়।বরজগুলো এমনভাবে তৈরি করা হয় যেন গাছের জন্য প্রয়োজনীয় আলোবাতাসে বিঘ্ন না ঘটে। জৈব সারে সমৃদ্ধ এবং পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা আছে এমন বেলে দোআঁশ দোআঁশ ও এঁটেল মাটি পান চাষের জন্য খুবই উপযোগী। পাহাড়ি এলাকায় মাটির গর্ত করে পানের চারা লাগানো যায়। বর্ষা শুরুর সঙ্গে সঙ্গেই রোপণ করার উপযুক্ত সময়। চারা রোপণের পূর্বে প্রয়োজন হলে জমিতে সেচ দেওয়া আবশ্যক। যেসব অঞ্চলে ঢলে পড়া রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি সেসব অঞ্চলে প্রতিষেধক হিসেবে সেচের পানির সঙ্গে কপার সালফেট মিশিয়ে দিলে সুফল পাওয়া যায়। পানের চারা রোপণের সময় এক চারা হতে অপর চারার দূরত্ব ২৫২৬ সেন্টিমিটার রাখতে হয়।এছাড়া সারি হতে সারির দূরত্ব ৩৫৪৫ সেন্টিমিটার রাখা দরকার। দুইতিন সপ্তাহের মধ্যে প্রথম পাতা দেখা যায়। পানের চারা একটু বড় হলেই তাকে খাড়াভাবে বর্ধিত হওয়ার জন্য অবলম্বন দরকার হয়। পানের সঙ্গে সাথি ফসল হিসেবে লাউ কুমড়া করলা পটোল ডাঁটা ইত্যাদি চাষ করা যায়। এসব সবজি চাষের মাধ্যমে চাষিদের বাড়তি আয়ের সুযোগ হয় এবং পানখেতে ছায়া সৃষ্টি হয়। সঠিকভাবে যত্ন এবং পরিচর্যা করলে চারা লাগানোর ছয় মাস পর হতে পান তোলা যায়।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1770.csv b/Bangla_fin_news_articles/1770.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8b4577f17576e1503bface4f1c1f9505f5770c58 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1770.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1770,করোনার গতিপথে নির্ভর করছে আগামীর অর্থনীতি,2020-12-26,এম এ মাসুম,২০০৮ সালের অর্থনৈতিক সংকট অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছিল বিশ্ব। কিন্তু ২০২০ সালের শুরুতেই করোনা প্রকোপে নতুন করে সংকট তৈরি করেছে। যার প্রভাবে মন্দায় পড়েছে সারা বিশ্ব। করোনার কারণে দেশে দেশে এই সংকট তীব্র হচ্ছে। ধনীগরিব সব দেশেই এর প্রভাব পড়েছে। বেশির ভাগ দেশের মোট দেশজ উত্পাদন জিডিপি সংকোচন হবে বলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা পূর্বাভাস দিয়েছে। কর্মহীন হয়েছেন কোটি কোটি মানুষ। গত শতাব্দীর ত্রিশের দশকে মহামন্দায় বড় বড় অর্থনৈতিক পরাশক্তিগুলো বিপাকে পড়েছিল। দশক জুড়ে চলে মহামন্দা। এবারের মন্দা কত দিন থাকবে সেটি নিয়েই চিন্তিত সবাই।করোনা ভাইরাসের কারণে বিশ্ব অর্থনীতির ক্ষতি ২৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। অর্থনীতি সংকুচিত হবে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ। এমন তথ্য দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ। ওয়াশিংটনভিত্তিক বিশ্ব অর্থনীতির এ পর্যবেক্ষণ সংস্থাটি আরো জানায় এই সংকট বিনিয়োগকে অনিশ্চিত করে তুলেছে অর্থনীতির ভারসাম্যে সমস্যা তৈরি করেছে। বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস ২০২০ ও ২০২১ এই দুই বছরে সারা বিশ্বের ১১ কোটি থেকে ১৫ কোটি মানুষ নতুন করে দরিদ্রের তালিকায় চলে আসবে। বিশ্ব জুড়ে পূর্ণকালীন চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে ১৯ কোটি ৫০ লাখ মানুষ।সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশের অর্থনীনৈতিক উন্নয়নের গতিধারায় নিয়ে সন্তোষ জানিয়েছে উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাগুলো। কিন্তু করোনার থাবায় দেশের চলমান অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির গতিধারা থমকে গেছে। করোনায় দেশের প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক সব খাতই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মারাত্মক সংকটে পড়তে হয় পর্যটন পরিবহন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্যাংক বিমা এনজিও ছোটবড় সব ধরনের শিল্প ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে। সম্প্রতি প্রকাশিত বিশ্বব্যাংক ও সাউথ এশিয়া ইকোনমিক ফোকাসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে করোনাকালে বাংলাদেশে গরিব লোকের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে। প্রায় বছর জুড়েই দেশে কর্মসংস্থানে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। নানা অজুহাতে চলছে কর্মী ছাঁটাই। হোটেল রেস্তোরাঁ দিনমজুরসহ বিভিন্ন অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে কর্মতৎপরতা সেভাবে স্বাভাবিক হয়নি। বাংলাদেশের প্রতিটি লাভজনক বা অর্থনীতি নির্ভর করে এমন প্রতিটি খাতই হুমকির মুখে। বাংলাদেশের অন্তত ৬০ শতাংশ জনগোষ্ঠী তরুণ কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী। যাদের বয়স ১৮ থেকে ৪০ বছর। বিশাল এই জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে হিমশিম খেতে হয়। এমন বাস্তবতায় করোনার হানা অনেকটা মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা। এলোমেলো অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গেল কয়েক মাসে কর্মহীন চাকরি হারানো বা বিদেশফেরত লোকের সংখ্যা আরো বেড়েছে। নতুন নিয়োগ বা কাজের জোগান বর্তমান অবস্থায় খুবই সীমিত। সবচেয়ে বেশি দিশেহারা অবস্থার মুখে পড়েছেন সদ্য পাশ করা উচ্চ শিক্ষিত তরুণতরুণী। কর্মসংস্থান বিষয়ে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার আইএলও সর্বশেষ বৈশ্বিক প্রতিবেদন বলছে চলতি বছর বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা ৩০ লাখে উঠতে পারে। দেশের অর্থনীতির চাকা সচল থাকে ব্যাংকের মাধ্যমে। বছরের প্রায় অধিকাংশ সময় ব্যাংক খাতকে সংকট মোকাবেলা করতে হচ্ছে। ইতিহাসে এই প্রথম বেশ কয়েকটি ব্যাংকের কর্মীদের বেতনভাতা হ্রাস করা হয়েছে। ছাঁটাই হয়েছেন বেশ কয়েকশ ব্যাংক কর্মকর্তা। প্রথম পর্যায়ের করোনার ক্ষতি মোকাবিলায় সরকার ১ লাখ ২১ হাজার ৩৫৩ কোটি টাকার ১৯টি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে। প্রণোদনার প্যাকেজ ছিল মোট জিডিপির ৩ দশমিক ৭ শতাংশ। পরবর্তীকালে আবার কিছু বাড়ানো হয়। করোনা মহামারির দ্বিতীয় দফা প্রাদুর্ভাবকে সেকেন্ড ওয়েভ সামনে রেখে আরেকটি নতুন আর্থিক প্রণোদনার পরিকল্পনা তৈরি করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারের নানামুখী উদ্যোগে দেশের অর্থনীতিকে স্বাভািবিক করার চেষ্টা করা হচ্ছে। বৈশ্বিক করোনার গতিপথ কোন দিকে যায় তার ওপরই নির্ভর করছে আগামীর অর্থনীতি।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1771.csv b/Bangla_fin_news_articles/1771.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4b2be166407282ebc2836d41e5376a1c1fac3e13 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1771.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1771,ফের কমে গেছে রপ্তানি আদেশ,2020-12-25,রিয়াদ হোসেন,করোনার প্রথম ধাক্কা কাটতে না কাটতেই দ্বিতীয় ঢেউয়ে টালমাটাল ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চল। এর মধ্যেই যুক্তরাজ্যে নতুন ধরনের করোনা শনাক্তের খবরে উদ্বেগ আরো বেড়েছে। ইতিমধ্যে ইউরোপের অনেক দেশ লকডাউনে চলে গেছে। বাংলাদেশের রপ্তানির প্রায় ৬০ শতাংশই যায় ইউরোপের এসব দেশে। যুক্তরাষ্ট্র কানাডার মতো বড় বাজারেও প্রায় একই দশা। এই অবস্থায় রপ্তানি আদেশ কমতে শুরু করেছে ফের। রপ্তানির প্রায় ৮৪ শতাংশই আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। এর মধ্যে নতুন করে দুশ্চিন্তা বাড়িয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে পোশাকের কাঁচামাল তুলার দরবৃদ্ধি।সার্বিক পরিস্থিতিতে তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন আগামী জানুয়ারি থেকে নতুন করে চার মাসের জন্য শ্রমিকদের মজুরির জন্য দুই শতাংশ সুদে সরকারের প্রণোদনা সহায়তা চেয়েছে। গত বুধবার বিজিএমইএ অর্থসচিবের কাছে চিঠি পাঠিয়ে ১ বছরের মোরাটরিয়াম ঋণের কিস্তি যে সময় পর্যন্ত পরিশোধ করতে হয় না এবং পরিশোধের জন্য পাঁচ বছর সময় চেয়েছে। এর আগে গত এপ্রিল থেকে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধে সরকার ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা সহায়তা দিয়েছিল। পরবর্তীতে তা বেড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।বাংলাদেশ থেকে পোশাক পণ্য ক্রয় করে নেদারল্যান্ডসের লিজার্ড স্পোর্টস নামে একটি প্রতিষ্ঠান। নেদারল্যান্ডসের বাইরে ইউরোপের অন্যান্য দেশেও এই ব্র্যান্ডের দোকান রয়েছে। দেশটিতে এখন লকডাউনের কারণে এই প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম বন্ধ। লিজার্ড স্পোর্টসের প্রধান বাংলাদেশি নাগরিক জসিম উদ্দিন লিটন স্বপরিবারে চলে এসেছেন দেশে। ইত্তেফাককে তিনি বলেন সেখানে এখন দোকান খোলা যাচ্ছে না। ব্যবসা প্রায় বন্ধ। একমাস পর যাব।এ খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন অতীতে বছরের এই সময়ে প্রচুর রপ্তানি আদেশের কারণে কারখানাগুলোর সক্ষমতার পুরো ব্যবহার হয়ে ওভারটাইমেও কাজ করতে হতো। অথচ এবার ৬৫ থেকে ৭০ শতাংশ সক্ষমতা ব্যবহার হচ্ছে। অন্যদিকে যে ক্রয়াদেশ আসছে তার দরও ক্রেতারা গড়ে ৫ শতাংশ কমিয়ে দিচ্ছেন।নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা গার্মেন্টসে ফ্রান্সভিত্তিক একটি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান রপ্তানি আদেশ দেওয়ার আলোচনা করলেও শেষ সময়ে এসে তা আপাতত স্থগিত করেছে। প্রতিষ্ঠানটির মালিক ফজলে শামীম এহসান ইত্তেফাককে বলেন তার কারখানায় অতীতে এই সময়ে পুরো সক্ষমতায় কাজ হলেও এখন ৭০ শতাংশ ব্যবহার হচ্ছে। অন্যদিকে তুলার দরবৃদ্ধিও নতুন করে উদ্বেগ বাড়িয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন আমি এই সময়ে যে পণ্য তৈরি করছি এটি আগের কাঁচামালের দরের ওপর ভিত্তি করে। অথচ কাঁচামালের দাম এখন ব্যাপক বেড়ে গেছে।এমবি নিট ফ্যাশন্সের মালিক ও পোশাক শিল্প মালিকদের অপর সংগঠন বিকেএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম ইত্তেফাককে বলেন তার কারখানায় এখন ইউরোপের দেশগুলোর নতুন ক্রয়াদেশ বন্ধ। কেবল সুইডেনের কিছু অর্ডার রয়েছে। আগামী ফেব্রুয়ারির কাজ এই সময়ে প্রক্রিয়াধীন থাকার কথা কিন্তু নেই।করোনার দ্বিতীয় ঢেউসহ সার্বিক পরিস্থিতির কারণে রপ্তানি কমে গিয়ে তা দেশের অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা। পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর ইত্তেফাককে বলেন আমরা ধারণা করেছিলাম পুনরুদ্ধার পর্ব আগামী মার্চ থেকে শুরু হবে। কিন্তু দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে তা পিছিয়ে আগামী জুলাই পার হয়ে ২০২১ এর শেষ নাগাদ চলে যেতে পারে। অন্যদিকে অভ্যন্তরীণ রাজস্ব আদায়ও কম। সার্বিকভাবে চ্যালেঞ্জ থেকে উত্তরণটা পিছিয়ে গেল। কিন্তু আমাদের প্রতিযোগীদের মধ্যে চীন ও ভিয়েতনামের পুনরুদ্ধার পরিস্থিতি ভালো। এ পরিস্থিতিতে প্রধান রপ্তানি খাত পোশাক শিল্প মালিকদের প্রণোদনা চাওয়াকে তিনি নেতিবাচকভাবে দেখছেন না। তবে পুরো মজুরির অর্থ না দিয়ে আংশিক দেওয়া যেতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন যেহেতু তাদের কাজ আছে পুরো টাকা দেওয়ার কোনো মানে হয় না। এছাড়া ঋণ পরিশোধে দুই বছরের বদলে মেয়াদ বাড়িয়ে দেওয়া যায় এতে কারো বিশেষ কোনো ক্ষতি হবে না। রপ্তানিকারকরাও ব্রিদিং স্পেস কিছুটা দম ফেলার সুযোগ পাবেন।করোনার প্রথম ধাক্কায় মার্চ থেকে রপ্তানি ব্যাপকভাবে কমলেও জুলাই থেকে পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করেছিল। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই ধারা অব্যাহত থাকার পর অক্টোবর থেকে ফের কমতে শুরু করে তৈরি পোশাক রপ্তানি। বিজিএমইএর হিসাব অনুযায়ী চলতি ডিসেম্বরের প্রথম ২০ দিনে এ খাতের রপ্তানি কমে গেছে সোয়া পাঁচ শতাংশ। গত বছরের এই সময়ে ১৭৬ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ পোশাক পণ্য রপ্তানি হলেও এবার তা কমে দাঁড়িয়েছে ১৭৩ কোটিতে। পরবর্তী দুই তিন মাসে রপ্তানি কেমন হবে তা আন্দাজ করা যায় কাঁচামাল প্রাপ্যতার ঘোষণার ওপর যা ইউটিলিটি ডিক্লারেশন বা ইউডি নামে পরিচিত। পোশাকশিল্প মালিকদের দুটি সংগঠনের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে অতীতের একই সময়ের চেয়ে এবার ইউডি নেওয়ার পরিমাণ কম। তবে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি।যেসব রপ্তানিকারক অপেক্ষাকৃত উচ্চমূল্যের পোশাক রপ্তানি করেন এই সময়ে তাদের পরিস্থিতি অন্যদের তুলনায় বেশি খারাপ। এই ধরনের পোশাক রপ্তানির অন্যতম প্রতিষ্ঠান ভিয়েলাটেক্স। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ডেভিড হাসনাত ইত্তেফাককে বলেন অতীতে এই সময়ে পুরো সক্ষমতার বাইরে ওভারটাইম মিলিয়ে ১২০ শতাংশ কাজ করা হতো। অথচ এখন তার কারখানায় ৬৫ থেকে ৭০ শতাংশ কাজ হচ্ছে। রাল্ফ লরেন হুগো বস অলিম্ফ এস অলিভারের মতো ক্রেতার উচ্চমূল্যের ক্রেতাদের ক্রয়াদেশ এখন কমে গেছে। মূলত করোনায় ফ্যাশন পণ্যের বিক্রি কমায় এর ধাক্কা পড়েছে তাদের কারখানার ওপর।এদিকে রপ্তানি আদেশ নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকায় কাঁচামালের সংস্থান নিয়েও তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি এ বি এম সামছুদ্দিন ইত্তেফাককে বলেন সাধারণত ডিসেম্বরের শুরুতে ক্রেতারা রপ্তানি আদেশ দিয়ে থাকেন। এরপর কাঁচামাল সংগ্রহ করতে হয় যার বেশির ভাগ আসে চীন থেকে। ক্রেতারা জানুয়ারিতে অর্ডার দিলে ঐ সময়ে তা সংগ্রহ করা দুরূহ হবে কেননা এসব কাঁচামাল শিপমেন্ট করতে চীনের নববর্ষ পার হয়ে যাবে। এরপর কাঁচামাল এলে কারখানাগুলো তিন মাস বন্ধ থাকবে। ফলে বাড়বে জটিলতা।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে কেবল পোশাক পণ্য নয় অন্যান্য রপ্তানি পণ্যের ক্ষেত্রেও পরিস্থিতি প্রায় কাছাকাছি। অবশ্য খাদ্যপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে চিত্র কিছুটা ভিন্ন। ইউরোপ আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ায় খাদ্য ও পানীয়সহ হিমায়িত পণ্য রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান প্রাণ আরএফএলের রপ্তানি অপেক্ষাকৃত ভালো বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির বিপণন পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল। ইত্তেফাককে তিনি বলেন তাদের রপ্তানি অপেক্ষাকৃত ভালো।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1772.csv b/Bangla_fin_news_articles/1772.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..41959d89948cf78cd6c897e7e25fd01047f5dc97 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1772.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1772,৬ মাসের মধ্যে টেকসই হবে পুঁজিবাজার বিএসইসি চেয়ারম্যান,2020-12-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াতউল ইসলাম বলেছেন আগামী ৬ মাসের মধ্যে টেকসই হবে পুঁজিবাজার। বিএসইসি ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের নিরাপত্তা দেবে। অনেক দুষ্ট শক্তি পুঁজিবাজার নিয়ে নানা সময় খেলা করেছে। খেলার সময় শেষ হয়ে আসছে ওই সময় চাইলেও আর তারা খেলতে পারবে না।বৃহস্পতিবার দৈনিক বাণিজ্য প্রতিদিনর অনলাইন ভার্সনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত রোল অব ক্যাপিটাল মার্কেট ইন কিপিং ইকোনোমি ভাইব্রেন্ট ডিউরিং কোভিড১৯ প্যান্ডামিকশীর্ষক একটি সেমিনারে তিনি এ সব কথা বলেন।বিএসইসির অডিটোরিয়ামে সেমিনারটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএসইসির কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ ও কমিশনার প্রফেসর ড. মো. মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কমিশনের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. রেজাউল করিম।প্যানেল স্পিকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিডি ফাইন্যান্সের চেয়ারম্যান ও আনোয়ার গ্রুপের এমডি মানোয়ার হোসাইন বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিএমবিএ প্রেসিডেন্ট মো. ছায়েদুর রহমান এবং ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরামের সিএমজেএফ সভাপতি হাসান ইমাম রুবেল। অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন। সেমিনার শেষে পত্রিকার অনলাইনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বিএসইসি চেয়ারম্যান। সভাপতিত্ব করেন বাণিজ্য প্রতিদিনের সম্পাদক একেএম রাশেদ শাহরিয়ার।বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন বাজার ডিমান্ডসাপ্লাই চাহিদাযোগান এর উপর নির্ভর করে ওঠানামা করবে। ওঠানামা হবে সাসটেইনেবল টেকসই। এর মধ্যে কোনও দুষ্টু শক্তি এসে জন্য ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের নিঃস্ব করে যেতে না পারে সেটা আমরা খেয়াল রাখছি। আগামী ৬ মাসের মধ্যে একটি টেকসই পুঁজিবাজার পাবো।তিনি বলেন ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশসহ আইসিবি আমাদের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাতে ঠিকভাবে রোল প্লে করতে পারে সেদিকেও আমরা খেয়াল রাখছি। কিছুদিন পর আপনারাও বুঝতে পারবেন এই ক্যাপিটাল মার্কেটে সাসটেইনেবলিটি খুব বেশি দূরে নেই।তিনি বলেন সেটার জন্য খুব বেশি সময় লাগবে না। আশা করি তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে আপনারা এটা ফিল করবেন বড় বড় শক্তি এসে যদি এখানে খেলতে চায় সেটা তারা আর পারবে না। আমরা বিনিয়োগকারীদের নিরাপত্তা দিব।তিনি বলেন আমরা আইপিও দিব। কেন না আইপিওর মাধ্যমে বড় বড় ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসার জন্য দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের ব্যবস্থা করতে পারবেন। এর মধ্যে প্রাইমারি মার্কেটের আইপিও বিজয়ীরা লাভবান হবেন।শিবলী রুবাইয়াতউল ইসলাম বলেন আমরা অনেকগুলো আইপিও দিয়েছি। কিন্তু তার কোনও নেতিবাচক প্রভাব পড়তে দেখিনি। বরং আইপিওর মাধ্যমে ব্যবসায়ীদের পুঁজির যোগান হচ্ছে। অনেক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে। এর মাধ্যমে উদ্যোক্তারা বেনিফিটেড হচ্ছেন। মার্কেট বেনিফিটেড হচ্ছে। মার্কেটের গভীরতা বাড়ছে। জনগণ যারা আইপিও করছেন তারাও লাভবান হচ্ছেন। সবমিলিয়ে আমরা একটি উইন উইন অবস্থা দেখতে পাচ্ছি। যদি কখনো দেখি এখানে আইপিও আমাদের একটু স্লো করা উচিত এবং এখানে ইন্টারভেন করা উচিত সেটাও আমরা করব।তিনি আরো বলেন প্রথমদিকে আমাদের সেকেন্ডারি মার্কেটে নজর দিতে হয়েছে। এখন প্রাইমারি মার্কেট ডেরিভিটিভ মার্কেট নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে। আজ থেকে রবির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে। রবি আশায় আজ দুপুর ১২টার মধ্যে ৮০০ কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হয়েছে। আমরা আশা করছি আজ থেকে বাজার একটু ভালোর দিকে দিকে যাবে।বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএসইসির কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন পুঁজিবাজারসহ অর্থনীতির বিভিন্ন সেক্টর নিয়ে বিশেষায়িত পত্রিকাগুলো ভালো প্রতিবেদন করছে। এসব প্রতিবেদনের মাধ্যমেও আমরা অনেক তথ্য পাই। যা চার দেয়ালের মধ্যে বন্দি থেকে আমরা পাই না। তাই পুঁজিবাজার উন্নয়নে সাংবাদিকদের ভূমিকাও অনেক।কমিশনার প্রফেসর ড. মো. মিজানুর রহমান বলেন আমরা পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা চাই। এ জন্য মিডিয়ার বড় একটি ভূমিকা রয়েছে। বাজারের স্বচ্ছতা ও গতিশীলতা নিশ্চিতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। উন্নয়নশীল বিশ্ব তাদের উন্নয়নে গণমাধ্যমের উপর ভরসা করে।তিনি বলেন করোনা ভাইরাস আমাদের বড় সমস্যায় ফেললেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্ব আর ব্যবস্থাপনায় আমরা আর্থিক সংকট থেকে সহজেই উত্তরণের পথ পেয়েছি। পুঁজিবাজারের প্রতি ইনভেস্টরদের আস্থা ফিরেছে। বর্তমান গ্রোথ তাদের আস্থারই ফল। বাজার নিয়ে যে চ্যালেঞ্জ রয়েছে তা অভারকাম করতে সকলকে একসাথে কাজ করতে হবে। পুঁজিবাজারকে ভিন্নভাবে দেখার সুযোগ নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।এরপর চেয়ারম্যান বাণিজ্য প্রতিদিন পত্রিকার সম্পাদক একেএম রাশেদ শাহরিয়ার এবং চিফ রিপোর্টার গিয়াসিউদ্দিনকে সাথে নিয়ে পত্রিকার অনলাইন ভার্সনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।বিডি ফাইন্যান্সের চেয়ারম্যান ও আনোয়ার গ্রুপের এমডি মানোয়ার হোসাইন বলেন সাসটেইনেবল হলো একটা স্ট্যান্ড। আপনি যখন পুঁজিবাজারের একটা স্ট্যান্ড ঠিক করতে পারবেন তখন সাসটেইনেবল নিশ্চত করা সহজ হবে। মার্কেটে ভালো কোম্পানি আসলে দীর্ঘমেয়াদী স্থায়ী হবে। যখন কোম্পানিগুলোকে লিস্টিং করা হচ্ছে তখন ভালো কোম্পানির দিকে নজর দিতে হবে। তিনি বলেন পুঁজিবাজার নিয়ে বিএসইসি গত ৬ মাসে যেসব সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা অনেকাংশে ইতিবাচক হয়েছে। নতুন করে যেসব সিদ্ধান্ত তারা নেবে তার ফল আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম ভোগ করবে।বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিএমবিএ প্রেসিডেন্ট মো. ছায়েদুর রহমান বলেন সঞ্চয় কাজে লাগিয়ে উৎপাদনমুখী কার্যক্রমে যাওয়া কঠিন। এ জন্য উদ্যোক্তারা অর্থের জন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভরশীল। কিন্তু সুদের হারের জন্য অনেক সময় তা কঠিন হয়ে যায়। এ জন্য পুঁজিবাজার অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য একটি জায়গা হতে পারে।তিনি বলেন উদ্যোক্তাদের পুঁজিবাজারে আনতে হলে তাদের উৎসাহ দিতে হবে। উৎসাহ না পেলে সে আসবে না। এ জন্য উদ্যোক্তার সুরক্ষার বিষয়টি ভাবতে হবে। পুঁজিবাজারকে গতিশীল করতে হলে আন্তরিকতাও গভীর হতে হবে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1773.csv b/Bangla_fin_news_articles/1773.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6e29773c83b4a94704b254df678a060af63a71af --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1773.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1773,পারটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান এম এ হাসেম আর নেই,2020-12-24,অনলাইন ডেস্ক,পারটেক্স গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য এম এ হাসেম আর নেই ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন। করোনা আক্রান্ত হয়ে বুধবার দিবাগত রাত ১টা ২০ মিনিটে তিনি রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে মারা যান। এম এ হাসেমের পুত্র শওকত আজিজ রাসেল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পিতার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। তিনি তার স্ট্যাটাসে লিখেন আজ ২৪ ডিসেম্বর রাত ১টা ২০ মিনিটে আমার বাবা ৭৮ বছর বয়সে এভারকেয়ার হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। এম এ হাসেম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে ছিলেন। এম এ হাসেম হাসপাতালে ভর্তির পর তার ছেলে আজিজ আল কায়সার জানিয়েছিলেন করোনা পজিটিভ হওয়ার পর তার বাবাকে ১১ ডিসেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর গত ১৬ ডিসেম্বর অক্সিজেন স্যাচুরেশন ১০০এর নিচে নেমে গেলে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়।ইত্তেফাকএআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1774.csv b/Bangla_fin_news_articles/1774.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..147abd36819d49dc5e91d80ac64952bc769f5361 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1774.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1774,বিদেশে অনলাইনে পণ্য বিক্রি সহজ হলো,2020-12-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের ইকমার্স প্রাতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে বিদেশি ক্রেতারা কোনো পণ্য কেনার সময় ক্যাশ অন ডেলিভারিতে মূল্য পরিশোধ করতে পারবে। দেশের ইকমার্স ওয়েব সাইটের মাধ্যমে বিদেশি ক্রেতাদের কাছে পণ্য বিক্রির পদ্ধতি সহজ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে দেশের ইকমার্স প্রাতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে বিদেশি ক্রেতারা কোনো পণ্য কেনার জন্য ক্রয়াদেশ অর্ডার দিলে ভোক্তা পর্যায়ে বিজনেসটুকনজিউমার পণ্য সরবরাহের পর মূল্য পরিশোধ করতে পারবে। এ ধরনের সরবরাহ ক্যাশ অন ডেলিভারি হিসেবে পরিচিত।এ ছাড়া জাহাজীকরণের পর মূল্য পরিশোধের পেমেন্ট অন শিপমেন্ট শর্তেও বিদেশি ক্রেতাদের কাছে পণ্য রপ্তানি করতে পারবে ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো। গত সোমবার এ ধরনের লেনদেনের অনুমোদন দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংকগুলোকে পাঠানো হয়। এত দিন পণ্য সরবরাহের আগেই রপ্তানি মূল্য পরিশোধ সাপেক্ষে ইকমার্সের আওতায় রপ্তানি কার্যক্রম পরিচালিত হতো।নতুন জারি করা প্রজ্ঞাপনে আন্তর্জাতিক কার্ডের পাশাপাশি অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে সার্ভিস প্রোভাইডার ডিজিটাল ওয়ালেট বা যথাযথ কর্তৃপক্ষ অনুমোদিত যে কোনো পেমেন্ট ব্যবস্থায় ইকমার্সভিত্তিক লেনদেন সম্পাদন করা যাবে বলে জানানো হয়। নতুন নীতিমালার আওতায় বাংলাদেশের অনুমোদিত ডিলার এডি ব্যাংকের সঙ্গে বিদেশি পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডারের বৈদেশিক মুদ্রা অথবা টাকায় সংরক্ষিত হিসাব থেকে রপ্তানিমূল্যে দেশে আনার ব্যবস্থা নিতে পারবে ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো। পাশাপাশি যথাযথ পেমেন্ট গ্যারান্টি থাকা সাপেক্ষে ঐ হিসাবের বিপরীতে ঋণ বা ওভারড্রাফ্ট সুবিধা নিতে পারবে ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1775.csv b/Bangla_fin_news_articles/1775.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..903a27154a2271870999fddf0985454256aaca59 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1775.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1775,দ্বিতীয় প্রণোদনা প্যাকেজ আসছে,2020-12-23,রেজাউল হক কৌশিক,করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ের সম্ভাব্য ধাক্কা সামাল দিতে সরকার আরো একটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা দিতে যাচ্ছে। সরকার এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিলেও এর আকার ও অন্যান্য নিয়মকানুন চূড়ান্ত করতে কিছুটা সময় লাগছে। এদিকে প্রণোদনা প্যাকেজ বণ্টনের সঠিক কাঠামো নিশ্চিত করার কথা বলছেন সংশ্লিষ্টরা। কারণ কাঠামো ঠিক না হলে সব পর্যায়ে প্রণোদনা পৌঁছাবে না। আর তাতে প্রণোদনা প্যাকেজের সুফলও পাওয়া যাবে না।বিশেষজ্ঞরা বলছেন করোনার অভিঘাত মোকাবিলা করে অর্থনীতিকে সচল রাখতে হলে সব শ্রেণির মানুষকে প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। তা না হলে অর্থনীতিতে ভারসাম্য থাকবে না। এজন্য উদ্যোক্তাব্যবসায়ী শ্রেণির পাশাপাশি সাধারণ জনগণ যেমন ক্রেতাভোক্তা পেশাজীবীদের এ প্যাকেজের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।প্রণোদনা প্যাকেজ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ বলেন আমাদের দেশে শীত ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত করোনার প্রকোপ খুব বেশি বাড়েনি। তাই অবস্থা যদি আরো খারাপ না হয় তাহলে দ্বিতীয়বার প্রণোদনা না দেওয়াই ভালো। এখন পর্যন্ত যেসব প্রতিষ্ঠান প্রণোদনার সুবিধা পেয়েছে তারা হলো কয়েকটি বড় প্রতিষ্ঠান। প্রণোদনার ক্ষেত্রে এটা কাম্য নয়। দ্বিতীয়বার যদি প্রণোদনা দেওয়া হয় তাহলে এমনভাবে মানদণ্ড ঠিক করতে হবে যাতে সত্যি সত্যি যারা ক্ষতিগ্রস্ত যারা চাকরি হারিয়েছেন ব্যবসা নেই এমন মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ভোক্তা পর্যায়কে এ প্যাকেজের আওতায় না নিলে আসল সুবিধা পাওয়া যাবে না।ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা বলছেন করোনার প্রভাবে ব্যবসাবাণিজ্যে মন্দাভাব এখনো কাটেনি। শিল্পউদ্যোক্তারা প্রণোদনা প্যাকেজসহ অন্যভাবে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে কলকারখানা চালু রাখলেও ক্রেতাদের আয় ক্রয়ক্ষমতা অনেক কমেছে। এ অবস্থায় ঋণ পরিশোধে সময় বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। তারা বলেছেন অতীতেও ক্ষেত্রেবিশেষে ঋণ পরিশোধে লম্বা সময় দেওয়া হয়েছিল। অনেক উদ্যোক্তাই এই সুবিধা নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে কিস্তি পরিশোধ করেছেন। কিস্তির আকারও তাতে ছোট ছিল। এবারে করোনা সবার ক্ষেত্রেই নেতিবাচক হয়েছে। ফলে ঋণ পরিশোধে সময়সীমা বাড়িয়ে দিলে উদ্যোক্তা যেমন বাঁচবে ব্যাংকও আটকা পড়বে না। ব্যাংকের বিনিয়োগের টাকা ফেরতে এটিই হতে পারে কার্যকর পদক্ষেপ। এমন আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যবসায়ীরা ঋণ পরিশোধের জন্য আগামী মার্চ পর্যন্ত সময় পাবেন বলে আভাস দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।যদিও ঋণ শ্রেণিকরণের সময়সীমা আগামী বছরের জুন পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি জানিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে চিঠি দিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। তবে জুন পর্যন্ত সময় না পেলেও ৩১ মার্চ পর্যন্ত ঋণ শ্রেণিকরণের সময়সীমা বাড়ানোর চিন্তা চলছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে।আরো পড়ুন ...পুলিশে শুদ্ধি অভিযানঋণ পরিশোধের সময় বাড়ানোর বিষয়ে এফবিসিসিআই সহসভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন শিল্পবাণিজ্যে করোনার প্রথম ঢেউয়ের প্রভাব ছিল মারাত্মক। সেটা এখনো কাটেনি। এরই মধ্যে দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। এ অবস্থায় ঋণ পরিশোধের সময় কত দিন পর্যন্ত বাড়ানো প্রয়োজন তাও নির্ভর করছে করোনার প্রভাবের ওপর। বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় আগামী জুন পর্যন্ত সময় বাড়ানো দরকার বলে আমাদের মনে হয়েছে।জানা গেছে করোনার দ্বিতীয় প্রণোদনা প্যাকেজের আকার ১০ হাজার কোটি টাকা হতে পারে। এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ একটি নীতিমালা তৈরির কাজ করছে। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা রাখতে ১ লাখ ২১ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছিলেন। প্রথম প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যেসব ঘাটতি ছিল নতুন প্যাকেজ বাস্তবায়নে যেন সেগুলো না থাকে সে বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে যেভাবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতকেই প্রাধান্য দিয়ে উত্পাদকভোক্তা সবার হাতে নগদ অর্থ সরবরাহ বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সেভাবে এখানেও উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেছেন তারা। আর সেটা করতে পারলেই প্রণোদনা প্যাকেজ দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য পূরণ হবে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1776.csv b/Bangla_fin_news_articles/1776.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1cef28efede7a1d3ea249cac4ec1aeeaeda55773 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1776.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1776,মহামারির মধ্যেই বাড়ছে সোনার দাম,2020-12-22,রেজাউল হক কৌশিক,বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েই চলেছে। চলমান অর্থনৈতিক মন্দায় মূল্যবান ধাতুতে বিনিয়োগ নিরাপদ মনে করছেন বিনিয়োগকারীরা। গত সপ্তাহে বড় উত্থানের পর চলতি সপ্তাহের শুরুতেই বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে বড় উত্থান প্রবণতা দেখা দিয়েছে। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস সোমবার বিশ্ববাজারে লেনদেন শুরু হতেই স্বর্ণের দাম ১ শতাংশের ওপর বেড়ে গেছে। এতে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম আবারও ১ হাজার ৯০০ ডলার স্পর্শ করেছে।গত বছরের শেষের দিকে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল ১ হাজার ৪৫৪ ডলার। এরপর করোনা ভাইরাসের প্রকোপের মধ্যে ফেব্রুয়ারিতে ১ হাজার ৬৬০ ডলারে গিয়ে ঠেকে দাম। এর পর দাম হু হু করে বাড়ছেই। আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ হয় আউন্স হিসাবে। এক আউন্স স্বর্ণ ৩১ দশমিক ১০৩ গ্রামের সমান। বিশ্লেষকরা বলছেন বিশ্বের অনেক অঞ্চলে করোনার সংক্রমণ দ্বিতীয় দফায় বাড়ছে। এর ফলে অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তাও বাড়ছে। এতে দরপতন ঘটছে শেয়ারবাজারে। তাই অস্থির এ সময়ে ব্যবসায়ীরা নিরাপদ হিসেবে মূল্যবান ধাতব পদার্থে তাদের বিনিয়োগ সরিয়ে নিচ্ছেন। ডলার দুর্বল হওয়ায় এটিও স্বর্ণের দাম বৃদ্ধিতে প্রভাব ফেলছে। তাছাড়া অর্থনীতি সুরক্ষায় অনেক দেশ বিপুল অঙ্কের প্রণোদনা দিচ্ছে সেই সঙ্গে কমাচ্ছে সুদের হার। এ কারণে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিনিয়োগের চেয়ে এখন ধাতব পদার্থে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।এদিকে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের উচ্চ দামের প্রভাব দেশের বাজারেও পড়েছে। দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম এর আগে কখনো এত বেশি দেখা যায়নি। গত মাসে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণের দাম ৭৩ হাজার ৮৩৩ টাকায় উঠে যায়। যদিও এ মানের স্বর্ণের দাম এখন কিছুটা কমে ৭২ হাজার ৬৬৬ টাকায় রয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ার কারণে দেশের বাজারেও দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস।স্বর্ণ মজুত বিষয়ে বাজুস সভাপতি দিলিপ কুমার আগারাওয়ালা ইত্তেফাককে বলেন করোনা ভাইরাসের কারণে সবাই আতঙ্কে আছে। ভবিষ্যতে কী হবে কেউ জানে না। ব্যবসাবাণিজ্যে মন্দা শেয়ারবাজারে ধস। এমন পরিস্থিতিতে নিরাপদ বিনিয়োগের জায়গাও নেই। স্বর্ণকেই একমাত্র ভরসা মনে করছেন সবাই। এ কারণে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েছে।স্বর্ণের মজুত বাড়ানোর পরিকল্পনা নেই বাংলাদেশ ব্যাংকেরওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল পরিচালিত এক জরিপে দেখা গেছে করোনার প্রভাবে বিশ্বব্যাপী কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ডলারের পরিবর্তে এ বছর স্বর্ণের মজুত বাড়াচ্ছে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের তেমন কোনো পরিকল্পনা নেই। কারণ হিসেবে তারা বলছেন প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তি উদ্যোগে বাংলাদেশে স্বর্ণে বিনিয়োগের চর্চা নেই। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান ২০১০ সালের পরে আর কোনো স্বর্ণ কেনা হয়নি। চলমান সংকটেও স্বর্ণ কেনার কোনো পরিকল্পনা নেই।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1777.csv b/Bangla_fin_news_articles/1777.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..57cfeafab6210cfd8ce49b9b71468637c5a4181f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1777.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1777,কণ্ঠশিল্পী লুইপা এখন,2020-12-21,তারিফ সৈয়দ,আমাদের দেশে গায়িকা অনেকেই কিন্তু কণ্ঠশিল্পী হতে পারেন কজন এদিকে গত এক দশক ধরে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের লাইভের গুটিকতক উপস্থাপক গুলিয়ে দিয়েছেন শিল্পীদের বিশেষণ যাকে তাকে কিংবদন্তী বলার অসুস্থ রীতি চালু হয়েছে। গায়িকা আর কণ্ঠশিল্পীর পার্থক্যও তারা বোঝেন না।জিনিয়া জাফরিন লুইপাএদেশের গুণী কণ্ঠশিল্পী। চ্যানেল আইতে সেরা কণ্ঠ নামের রিয়েলিটি থেকে পথচলা শুরু হলেও নিজের গানে চর্চায় ও নিষ্ঠায় শিল্পী হয়ে উঠেছেন তিনি। না প্রচলিত সহযোগী বা কারো বিশেষ সুবিধা নিয়ে প্রতিষ্ঠা নয়। নিজের চেষ্টা তাকে একটু একটু করে অবস্থান তৈরি করেছে। অপরিহার্য করে তুলেছে এই মিউজিক ইন্ডাস্ট্রির কাছে।তাই গানবাংলার উইন্ড অব চেঞ্জএ বাঘা বাঘা শিল্পীর সঙ্গে লুইপার গান যখন রেকর্ড হয় তখন বাকি শিল্পীদের থেকে একবিন্দু মুগ্ধতা কমেনি কারো। কারণ লুইপা নিজের যোগ্যতাতেই জাত চিনিয়েছেন। অনেকেই তাকে এদেশের শ্রেয়া ঘোষাল বলেন। বর্তমান কাজ নিয়ে প্রশ্ন করতেই জানালেন নিয়মিত গান প্রকাশের একটা অভ্যেস গড়ার চেষ্টা করছেন তিনি।এদিকে করোনাকালে স্টেজ শো বন্ধ থাকায় আরো বেশি মনোযোগী হয়েছেন নিজের রেকর্ডিং সেশনে। চলচ্চিত্রের গানেও অপরিহার্য শিল্পীর নাম লুইপা। এর পাশাপাশি নিজের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল নিয়ে কাজ করছেন নিয়মিত। লুইপা বলেন নিয়মিতই গান প্রকাশ করছি আমার ইউটিউব চ্যানেলে। সেক্ষেত্রে প্রতি মাসে ২টি করে গান দিচ্ছি আমার শ্রোতাদর্শকদের। একটি মৌলিক ও অন্যটি কাভার গান। একজন শিল্পী সবসময়ই নিজের গানের পাশাপাশি প্রিয় শিল্পীদের গান করবে এটাই স্বাভাবিক। তাই দুটো চর্চা সমানভাবে রাখার চেষ্টা করছি।সম্প্রতি অনুপম রেকর্ডিংয়ের ব্যানারে তুমি আমার মনের মানুষ শীর্ষক একটি কাভার গান প্রকাশ পেয়েছে। এছাড়া গাজী মাজহারুল আনোয়ারের কথা ও রুনা লায়লার সুরে প্রকাশ পেয়েছে এই দেখা শেষ দেখা। দেশের কিংবদন্তী শিল্পী রুনা লায়লা বরাবরই লুইপার কণ্ঠের খুব প্রশংসা করে থাকেন। লুইপা বলেন এটা আমার এই ছোট্ট সংগীতজীবনের অনেক বড় অর্জন।ঘরসংসারও তার সুরের সঙ্গেই। দেশের ব্যস্ততম যন্ত্রসংগীতশিল্পী আলমগীরের সঙ্গে তার সুরের সংসার। আর কন্যা পায়রাকে নিয়ে সুখের দিনরাতে গান নিয়ে চলে অবিরাম খুঁনসুটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1778.csv b/Bangla_fin_news_articles/1778.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0df2833e224f7b9db6ce4b0a94402f58e51eef64 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1778.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1778,৭২৯ টাকা কিস্তিতে ওয়ালটন এসি,2020-12-20,অনলাইন ডেস্ক,ওয়ালটনের অনলাইন বিক্রয় প্ল্যাটফর্ম ইপ্লাজায় এয়ার কন্ডিশনার বা এসি ক্রেতাদের জন্য চলছে বিশেষ ক্যাম্পেইন। ওয়ালটন এর নাম দিয়েছে একের ভেতর চার এসি কিনবে সবাই এবার। ক্যাম্পেইনের আওতায় ইপ্লাজায় ৪টি বিশেষ সুবিধায় এসি কেনার সুযোগ দিচ্ছে বাংলাদেশি ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন।ইপ্লাজা.ওয়ালটনবিডি.কম .. ওয়েবসাইট থেকে নির্দিষ্ট মডেলের এসি কেনার কেনার ক্ষেত্রে রয়েছে ১৪ শতাংশ পর্যন্ত নগদ ছাড়। পাশাপাশি ব্র্যাক ব্যাংক সিটি ব্যাংক ইবিএল ও সাউথইস্ট ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডে অনলাইন পেমেন্ট করলে ক্রেতারা পাচ্ছেন মাসিক ৭২৯ টাকা কিস্তিতে সুদবিহীন ৩৬ মাস বা ৩ বছর পর্যন্ত ইএমআই ইক্যুয়াল মান্থ্যলি ইন্সটলমেন্ট সুবিধা। একই সঙ্গে ফ্রি হোম ডেলিভারি ও ইন্সটলেশন সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন।এদিকে সারা দেশে চলছে ওয়ালটনের এসি এক্সচেঞ্জ ক্যাম্পেইন। এর আওতায় গ্রাহকেরা যেকোনো ব্র্যান্ডের পুরনো এসি জমা দিয়ে ওয়ালটনের যেকোনো মডেলের নতুন এসি ২৫ শতাংশ ছাড়ে কিনতে পারছেন। ইতোমধ্যে দেশব্যাপী অসংখ্য গ্রাহক তাদের পুরনো এসি বদলে কিনেছেন ওয়ালটনের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির নতুন এসি।কর্তৃপক্ষ জানায় ওয়ালটনের প্রতিটি এসি আন্তর্জাতিকমানের টেস্টিং ল্যাব নাসদাতইউটিএস থেকে মান নিয়ন্ত্রণ সনদ পাওয়ার পরে বাজারজাতকরা হয়। আর তাই এসির কম্প্রেসরে ১০ বছর পর্যন্ত গ্যারান্টি সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন।ওয়ালটন এসি গবেষণা ও উন্নয়ন আরএনডি বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী সন্দ্বীপ বিশ্বাস জানান ওয়ালটনের নতুন সুপারসেভার মডেলের ইনভার্টার এসিতে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় ৭০ শতাংশ পর্যন্ত। এই এসিতে ব্যবহৃত ডুয়েল ডিফেন্ডার ও আয়োনাইজার প্রযুক্তি রুমকে রাখে ধুলাবালি ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসমুক্ত। রিমোট কন্ট্রোল ছাড়াই ভয়েস কমান্ডের মাধ্যমে সহজেই ওয়ালটন স্মার্ট এসির শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা অর্থাৎ কমানো বাড়ানো বন্ধ বা চালু করা যায়।ওয়ালটন এসির কম্প্রেসরে ব্যবহৃত হচ্ছে পরিবেশবান্ধব সিএফসি গ্যাসমুক্ত আর৪১০এ ও আর৩২ রেফ্রিজারেন্ট। রয়েছে টার্বোমুড যা রুমকে দ্রুত ঠাণ্ডা করে। এছাড়া ইভাপোরেটর এবং কন্ডেন্সারে মরিচারোধক গোল্ডেন ফিন কালার প্রযুক্তি ব্যবহার করায় ওয়ালটন এসি অনেক বেশি টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী।সূত্রমতে বাংলাদেশে ওয়ালটনই প্রথমবারের মতো আইওটি বেইজড স্মার্ট এসি নিয়ে এসেছে। এসিতে প্রতিদিন বা মাসিক বিদ্যুৎ বিল কত আসছে ভোল্টেজ লো না হাই কম্প্রেসর কি ওভারলোডে চলছে ওয়ালটনের ইনভার্টার স্মার্ট এসিতে এসবের উত্তর মিলবে সহজেই। রিমোট কন্ট্রোল ছাড়াই গ্রাহক ভয়েস কমান্ডের মাধ্যমে ওয়ালটন স্মার্ট এসির শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা বাড়ানো কমানো চালু বা বন্ধ করতে পারবেন। মোবাইল ফোনের ইন্টারনেটের মাধ্যমেও বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে ওয়ালটন স্মার্ট এসি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এই এসিতে ঘণ্টায় বিদ্যুৎ খরচ হয় মাত্র ৩ টাকা ৭৪ পয়সা।জানা গেছে স্থানীয় চাহিদা পূরণের পাশাপাশি নিজস্ব কারখানায় ওইএম অরিজিনাল ইক্যুইপমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার পদ্ধতিতে অর্থাৎ বিভিন্ন দেশের খ্যাতনামা ব্র্যান্ডের দেয়া ডিজাইন মান ও অন্যান্য শর্তানুযায়ী বা চাহিদা মোতাবেক এসি তৈরি করছে ওয়ালটন। ওই সব ব্র্যান্ডের মাধ্যমে মেড ইন বাংলাদেশ লেবেলযুক্ত ওয়ালটনের তৈরি এসি রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের বহুদেশে।উল্লেখ্য দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে আইএসও সনদপ্রাপ্ত সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় সারা দেশে ওয়ালটনের রয়েছে ৭৬টি সার্ভিস সেন্টার। যেখানে কাজ করছেন আড়াই হাজারেরও বেশি সার্ভিস এক্সপার্টস। ওয়ালটনের দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্রকৌশলী এবং টেকনিশিয়ানগণ প্রতি ১০০ দিন পর পর এসির ক্রেতাদের ফ্রি সার্ভিসিং দিচ্ছেন।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1779.csv b/Bangla_fin_news_articles/1779.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a1575dfce22d75384ad1725c036586da97fd8949 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1779.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1779,বেকারত্ব হ্রাসই বড় চ্যালেঞ্জ,2020-12-19,এম এ মাসুম,করোনার আতঙ্ক প্রতিটি মুহূর্ত যেন তাড়া করছে। একেকটি দিন পার করা করোনামুক্ত সময়ে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গোটা বিশ্বে শুধু আক্রান্ত আর মৃত্যুর হারই বাড়ছে না মানুষের স্বাভাবিক জীবনজীবিকা হুমকির মুখে পড়ছে। স্থবির হয়ে পড়েছে কর্মসংস্থানের পথ। বাড়ছে অর্থসংকট। ইতিমধ্যে ভাটা পড়েছে বিশ্ব অর্থনীতিতে। এ মন্দা স্বাভাবিক হতে কত দিন লাগবে তাও বলতে পারছেন না অর্থনীতিবিদরা। বাংলাদেশের অন্তত ৬০ শতাংশ জনগোষ্ঠী তরুণ কর্মক্ষম। যাদের বয়স ১৮ থেকে ৪০ বছর। বিশাল এই জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে হিমশিম খেতে হয়। কর্মে সক্ষম নতুন যোগ হওয়াদের মধ্যে অর্ধেক থেকে যায় বেকার। আবার অদক্ষ অল্প দক্ষদের বড় অংশ কাজ করে অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে। এমন বাস্তবতায় করোনার হানা অনেকটা মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা। এলোমেলো অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গেলো কয়েকমাসে কর্মহীন চাকরি হারানো বা বিদেশ ফেরত লোকের সংখ্যা আরো বেড়েছে। নতুন নিয়োগ বা কাজের যোগান বর্তমান অবস্থায় খুবই সীমিত। বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের তথ্যেও এমন চিত্র উঠে এসেছে। করোনা ভাইরাস মহামারির কারণে চাকরির বাজার পরিস্থিতি ব্যাপকভাবে পালটে গেছে। অনেক প্রতিষ্ঠান ব্যবসা না হওয়ার কারণে কর্মী ছাঁটাই করছে আবার অনেক প্রতিষ্ঠান কর্মী ছাঁটাই না করলেও নতুন নিয়োগ বন্ধ করে দিয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার আইএলও তথ্য অনুযায়ী করোনা ভাইরাস সংকটের কারণে বাংলাদেশে প্রতি চার জন যুবকের মধ্যে একজন কর্মহীন বা বেকার রয়েছে ২৭.৩৯। ফেব্রুয়ারি মাস থেকে এই বেকারত্ব বাড়ছে। বেকারত্বের হারের বিচারে দক্ষিণ এশিয়ার আট দেশের মধ্যে বাংলাদেশ তৃতীয়। সরকারি চাকরিতে শূন্য পদের সংখ্যা ৩ লাখ ৮৭ হাজার ৩৩৮। করোনার কারণে গত ৬ মাস ধরে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে সব ধরনের নিয়োগ স্থগিত থাকায় এ সংখ্যা ৪ লাখ ছাড়িয়েছে। এসব পদে নিয়োগ পেতে অপেক্ষায় আছেন ২০ লাখের বেশি শিক্ষিত বেকার। পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ডিগ্রি আছে এমন বেকারের সংখ্যা ৪ লাখ। করোনার প্রভাবে অর্থনীতি স্থবির হয়ে পড়ার কারণে বেসরকারি পর্যায়ে চাকরি হারিয়েছেন অনেকেই। দেশে উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি নিয়ে চাকরির জন্য লড়াই করতে হয় লাখ লাখ তরুণকে। অনেক শিক্ষিত গ্রাজুয়েটকে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে হয়। এর মধ্যে প্রতি বছর বিসিএস পরীক্ষার জন্য অপেক্ষায় থাকেন হাজার হাজার তরুণ। ননক্যাডার সরকারি ও বেসরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি নেন আরো বেশিসংখ্যক পরীক্ষার্থী। করোনা পরিস্থিতির কারণে সব চাকরির পরীক্ষাই আটকে গেছে। সরকারি ব্যাংকগুলোতে চাকরির পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করেও শেষ পর্যায় পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। অনেকেই আছেন যাদের চাকরিতে প্রবেশের বয়স আর বেশিদিন নেই। স্বভাবতই তারাই বেশি উদ্বিগ্ন। বস্তুত করোনা যুব সম্প্রদায়ের হতাশা বাড়িয়ে দিয়েছে অনেক।ক্ষদ্র ও মাঝারি শিল্পই দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির চালিকা শক্তি। অল্প বা মোটামুটি বিনিয়োগে অধিক কর্মসংস্থান তৈরি করতে পারে এই খাত। বাংলাদেশের মতো বিপুল শ্রমশক্তির দেশে বেকারত্ব হ্রাস ও দারিদ্র্য বিমোচনে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী শিল্প খাতের মোট কর্মসংস্থানের ৮০ শতাংশ এবং মোট শ্রমবাজারের ২৫ শতাংশের কর্মসংস্থান হচ্ছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকারখানাগুলোতে। প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা পেলে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প মোট দেশজ উত্পাদনে জিডিপি আরো অনেক বেশি অবদান রাখতে পারে।করোনার ক্ষতি মোকাবিলা তথা অর্থনীতির চাকা সচল রাখার জন্য সরকার ১ লাখ ২১ হাজার ৩৫৩ কোটি টাকার ১৯টি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে। প্রণোদনার প্যাকেজ ছিল মোট জিডিপির ৩ দশমিক ৭ শতাংশ। পরবর্তীতে আবার কিছু বাড়ানো হয়। এই ১৯টি প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় ছিল ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য বরাদ্দ ২০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তারা এ প্যাকেজ থেকে চরমভাবে বঞ্চিত হয়। পর্যাপ্ত জামানত না থাকা এবং বিতরণকৃত ঋণ ফেরত পাওয়ায় শঙ্কা থাকায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা ঋণ দিতে ব্যাংকগুলো ভয় পায়। এ খাতে ঋণ বিতরণ অত্যন্ত হতাশাব্যঞ্জক। এমন অবস্থায় অর্থনীতিতে চাঙ্গাভাব এনে নতুন কর্মসংস্থান তৈরি এখন বড় চ্যালেঞ্জ। অন্যদিকে করোনায় কাজ হারিয়ে শহর থেকে বিপুলসংখ্যক শ্রমজীবী মানুষ গ্রামে ফিরে গেছেন। তাই গ্রামাঞ্চলে যাতে বেশি কর্মসংস্থান হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1780.csv b/Bangla_fin_news_articles/1780.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ffc7d7749b5cf1e7219206485f2d376609cc85f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1780.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1780,কিছু কিছু সবজির এখন ‘পানির দর’,2020-12-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দুএকটি বাদে প্রায় সব ধরনের সবজি এখন পানির দরেবিক্রি হচ্ছে। যা একদেড় মাস আগে কল্পনাও করা যায়নি। শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা কাঁচাবাজারে বেশিরভাগ সবজি ২০ থেকে ৩০ টাকার মধ্যে বিক্রি হতে দেখা যায়। অথচ মাত্র কিছুদিন আগেও ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজির নীচে কোন সবজি পাওয়া যায়নি।ব্যবসায়ীরা বলেছেন বাজারে এখন শীতকালীন সবজির ব্যাপক সরবরাহ। দিনদিন এ সরবরাহ বাড়ছে। ফলে দাম কমছে সবজির। তারা বলেন সবজির দাম সামনে আরো কমবে।উল্লেখ্য চলতি বছর দেশে পাহাড়ি ঢল ও অতিবৃষ্টির কারণে চার দফা বন্যায় সবজিক্ষেত নষ্ট হওয়ায় চড়া দামে বিক্রি হয় সব ধরনের সবজি। এতে বিপাকে পড়ে স্বল্প আয়ের মানুষ।আরো পড়ুন ...বিজয় দিবসে জিয়াউর রহমানের ভাষণ বাজিয়ে অধ্যক্ষ অপসারিতকাওরানবাজার শান্তিনগর ও তুরাগ এলাকার নতুন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা যায় বিভিন্ন ধরনের সবজির মধ্যে বাজারভেদে শিম ২০ থেকে ২৫ টাকা মূলা ১৫ থেকে ২০ টাকা পটল বেগুন ২৫ থেকে ৩০ টাকা ঢেঁড়স ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। অথচ মাস দুয়েক আগেও প্রতি কেজি শিমের দাম ছিল ১২০ টাকা। মূলা পটল বেগুনের দামও ছিল বেশ চড়া।দাম কমেছে ফুলকপি বাঁধাকপিরও। মৌসুমের শুরুতে যে ফুলকপি বাঁধাকপির দাম ছিল ৪০ থেকে ৫০ টাকা তা এখন ১৫ থেকে ২০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে। দাম কমার তালিকায় রয়েছে লাউ কুমড়া ও করল্লাও। ৫০ থেকে ৬০ টাকার লাউ কুমড়া এখন বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে সর্বোচ্চ ৩০ টাকার মধ্যে। আর করল্লার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকার মধ্যে। যা কিছুদিন আগেও ৬০ থেকে ৭০ টাকা ছিল।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1781.csv b/Bangla_fin_news_articles/1781.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6e4a8d0c80ac2946ae83eb2f9d0acdd68a9c4877 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1781.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1781,মজুতদারি ঠেকাতে চাল আমদানির উদ্যোগ,2020-12-17,মুন্না রায়হান,আমনের ভরা মৌসুমে দাম বাড়ছে চালের। অথচ দাম এখন কমার কথা। কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্র বলেছে বন্যা অতিবৃষ্টিসহ নানা কারণে এবার লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী আমনের উত্পাদন হয়নি। যে কারণে ধানের দাম বেড়েছে। এর প্রভাব পড়েছে চালের ওপর। তবে আমনের উত্পাদন ভালো হয়নিএটা মানতে নারাজ খাদ্য মন্ত্রণালয়। তারা বলছে চলতি মৌসুমে ১ কোটি ৫০ লাখ টন আমন চাল উত্পাদন হবে। এটা লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি। তাহলে কেন আমন মৌসুমে চালের দাম বাড়ছে এ প্রশ্ন এখন ভোক্তাদেরখাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার ইত্তেফাককে বলেছেন করোনা মহামারির কারণে দেশে কয়েক জন অসত্ চাল ব্যবসায়ী সুযোগ নিচ্ছে। তারা আমনের ভরা মৌসুমেও অস্বাভাবিকভাবে চালের দাম বাড়াচ্ছে। এজন্য আমরা তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেব।সূত্র জানিয়েছে গত বোরো মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে ধানচাল সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। মিল মালিকরা খাদ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে চুক্তি করেও চালের বাড়তি দরের কারণে অনেকেই গুদামে চাল দেয়নি। সেসঙ্গে করোনা মহামারি ও চার দফা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে খাদ্যশস্য বিতরণের কারণে সরকারের মজুত দ্রুত কমছে। আর সরকারের মজুত খাদ্যের পরিমাণ কমায় এর সুযোগ নিচ্ছে এক শ্রেণির অসত্ ব্যবসায়ীরা।খাদ্য অধিদপ্তরের প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে বর্তমানে সরকারের গুদামে ৭ দশমিক ৮৮ লাখ টন খাদ্যশস্য মজুত রয়েছে। এর মধ্যে চাল ৫ দশমিক ৫৬ লাখ টন ও গম ২ দশমিক ৩৩ লাখ টন। অথচ মাত্র এক মাস আগে গত ৫ নভেম্বর খাদ্যশস্যের মজুত ছিল ১০ লাখ ৩ হাজার ২০ টন। অর্থাত্ এক মাস ৯ দিনের ব্যবধানে ২ লাখ ১৫ হাজার ২০ টন খাদ্যশস্য মজুত থেকে কমেছে।খাদ্য অধিদপ্তরের এই তথ্যে দেখা গেছে গত বছর এই সময়ে সরকারের গুদামে খাদ্যশস্যের মোট মজুত ছিল ১৫ লাখ ৯৬ হাজার ৮৪০ টন। এর মধ্যে চাল ১২ লাখ ৩৮ হাজার ৭৩০ টন এবং গম ৩ লাখ ৫৮ হাজার ১১০ টন। এই হিসাবে গত প্রায় এক বছরের ব্যবধানে সরকারের গুদামে খাদ্যশস্যের মজুত কমেছে ৮ লাখ ৮ হাজার ৮৪০ টন।কিন্তু এ বছর কেন কমেছে সরকারের মজুতসংশ্লিষ্টরা বলেছেন সরকারের খাদ্যশস্য সংগ্রহের সবচেয়ে বড় মৌসুম হলো বোরো। কিন্তু গত মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী খাদ্যশস্য সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। গত বোরো মৌসুমে সরকার ২০ লাখ টন ধানচাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে। যার মধ্যে ৮ লাখ টন ধান ১০ লাখ টন সিদ্ধ চাল ও দেড় লাখ টন আতপ চাল। এর মধ্যে মাত্র ২ দশমিক ২ লাখ টন ধান ৬ দশমিক ৮ লাখ টন সিদ্ধ চাল এবং ৯৯ হাজার টন আতপ চাল সরকার কিনতে পেরেছিল। এই হিসাবে লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেকও পূরণ হয়নি। এবার আমনের আবাদ ভালো না হওয়ায় আমন সংগ্রহ অভিযানও সফল না হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য মতে এবার রোপা ও বোনা আমন মিলিয়ে ৫৯ লাখ ১ হাজার ৮১৫ হেক্টর জমিতে ১ কোটি ৫৫ লাখ ৯০ হাজার ৮৭৪ টন ধান উত্পাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু বন্যার কারণে ৫৪ হাজার ৪৩০ হেক্টর জমির রোপা আমন ও ৫০ হাজার ৯৫৮ হেক্টর জমির বোনা আমন সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর প্রভাবে ধানের দাম বেশি। চলতি আমন মৌসুমে কাঁচা ধানই বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা মণ। ধানের দামের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে চালের দাম। সরকার যে দরে ধানচালের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করেছে তাতে মিল মালিকরা চাল সরবরাহে রাজি নন। ইতিমধ্যে অনেক মিল মালিক তাদের অপারগতা জানিয়ে দিয়েছে।সংশ্লিষ্টরা বলেছেন একদিকে সরকারের অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে খাদ্যশস্য সংগ্রহ অভিযান ব্যর্থ হয়েছে অন্যদিকে খাদ্যশস্য বিতরণের পরিমাণ বেড়েছে। করোনা মহামারি ও কয়েক দফা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সরকার চাল বিতরণ করেছে ২৭ দশমিক ৭৭ লাখ টন। যা আগের বছরে ছিল ২৫ দশমিক ৯৪ লাখ টন। ফলে খাদ্যশস্যের মজুত দ্রুত কমছে। অন্যদিকে বাজারে চালের দাম বাড়ছে।বর্তমানে রাজধানীর খুচরা বাজারে সরু চাল নাজিরশাইলমিনিকেট ৫৬ থেকে ৬২ টাকা মাঝারি মানের চাল পাইজামলতা ৫০ থেকে ৫৫ টাকা ও মোটা চাল ইরিস্বর্ণা ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। যা সপ্তাহের ব্যবধানে চালের মানভেদে কেজিতে দুই থেকে চার টাকা বেশি।খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে সবকিছু বিবেচনা করেই চাল আমদানির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। চলতি মাসেই ভারত থেকে ১ লাখ টন চাল আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকারের ক্রয় কমিটি। সরকারের মজুত রাড়াতে প্রাথমিকভাবে ২ লাখ টন চাল আমদানি করা হবে। তবে পরিকল্পনা রয়েছে কমপক্ষে ৫ থেকে ৬ লাখ টন চাল আমদানির।এ প্রসঙ্গে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার ইত্তেফাককে বলেন আমনের উত্পাদন ভালো হয়নি এমন বলা হলেও আমাদের হিসাবে ১ কোটি ৫০ লাখ টন চাল হবে। এছাড়া চলতি মাসেই আরো ৫০ হাজার করে মোট আরো ১ লাখ টন চাল বেসরকারিভাবে আমদানির জন্য ক্রয় কমিটি অনুমোদন দেবে বলে আশা করছি। সেসঙ্গে সরকারিভাবে ভারত ও ভিয়েতনাম থেকে চাল আমদানির জন্য ২৩ ডিসেম্বর এই দুই দেশের সঙ্গে বৈঠক রয়েছে।তিনি বলেন বেসরকারির পাশাপাশি সরকারিভাবেও চাল আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে যাতে কোনোভাবেই সমস্যা তৈরি না হয়। খাদ্যমন্ত্রী বলেন চালের দাম বাড়ায় আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে সারা দেশে সিটি করপোরেশন ও জেলাগুলোতে খোলা বাজারে চাল বিক্রি ওএমএস শুরু করবে সরকার।এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন এখন থেকে কোন মিল প্রতিদিন কত ধান কিনল কী পরিমাণ চাল উত্পাদন করল বাজারজাত করল ও মজুত রাখলতা উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস মনিটর করে প্রতিবেদন দেবে। এছাড়া আগে কোনো মিলের উত্পাদন ক্ষমতার পাঁচ গুণ ধানচাল মজুত রাখা গেলেও এখন তিন গুণের বেশি রাখা যাবে না। কোনো অবৈধ মজুত পেলে তা সরকারের ধানচাল হিসেবে বিবেচিত হবে বলে খাদ্যমন্ত্রী জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1782.csv b/Bangla_fin_news_articles/1782.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b5bd7ded5d6fd35d9b281778c0d118de8961883a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1782.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1782,দেশে মাংস আমদানি বেড়েছে,2020-12-17,মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম অফিস,দেশে ব্যাপকভাবে গবাদি পশুর মাংস আমদানি হচ্ছে। দেশীয় বাজার থেকে আমদানি মূল্য অনেক কম হওয়ায় মাংস আমদানি ক্রমশ বৃদ্ধির পাশাপাশি চাহিদাও বাড়ছে। দামে কম হওয়ায় অভিজাত হোটেল রেস্তোরাঁ ও সামাজিক অনুষ্ঠানে আমদানিকৃত মাংসের চাহিদা বেড়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। এতে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন দেশীয় খামারি ও গরু ব্যবসায়ীরা। তাদের অভিযোগ বাজারে খামারির গরুর চাহিদা কমে গেছে।মাংস আমদানিকারকরা জানান গত ২০১৬ সাল থেকে বিদেশ থেকে গবাদি পশুর মাংস আমদানি শুরু হয়েছে। বর্তমানে দেশে প্রায় ৪৫ জনের মতো ব্যবসায়ী মাংস আমদানি করছেন। দেশে চাহিদা থাকায় আমদানিও বৃদ্ধি পাচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা জানান শুরুতে ৩৪ হাজার টন মাংস আমদানি হতো। বর্তমানে বছরে প্রায় ১০১১ হাজার টন মাংস আমদানি করা হচ্ছে। অধিকাংশ মাংস আসে ভারত থেকে। এছাড়া অস্ট্রেলিয়া জাপান ও কোরিয়া থেকেও সীমিত পরিমাণে আমদানি করা হয় বলে জানা গেছে।মাংস আমদানিকারক শামীম আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন বছরে প্রায় ১০ হাজার টনের মতো আমদানি হচ্ছে। তবে আমদানি করা মাংস কোয়ারেন্টাইন করতে গিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। বিভিন্ন হোটেলে আমদানি করা মাংস বিক্রি হয়। চট্টগ্রামে আমদানি করা গবাদি পশুর মাংস মান পরীক্ষার প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে একটি ল্যাব রয়েছে। আমদানিকারক ও প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারা জানান ভারত থেকে গরুর মাংস আমদানি হচ্ছে না। শুধু মহিষের মাংসই আমদানি হচ্ছে।এ ব্যাপারে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. রিয়াজুল হক ইত্তেফাককে বলেন বছরে ৯ হাজার টন মাংস আমদানি হচ্ছে। মাংস আমদানি বন্ধ করতে চাইলে আরপিও প্রদান বন্ধ করতে হবে। যারা আমদানি করছে তারা শুল্ক দিয়ে আমদানি করছে। তবে দেশীয় খামারিদের স্বার্থে আমরা মাংস আমদানি নিরুত্সাহিত করছি।সাগরিকা গরু ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি শওকত আলী বলেন আমদানি করা মাংস কিনে ক্রেতারা প্রতারিত হচ্ছেন। প্যাকেটজাত এসব আমদানি করা মাংস গরু মহিষ না অন্য পশুর তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। এসব মাংস তারা বিভিন্ন হোটেলে কেজিপ্রতি ৩০০৩৫০ টাকায় বিক্রি করছে। কিন্তু দেশীয় গরু মহিষ ৬০০ টাকায় বিক্রি করতে না পারলে লোকসান গুনতে হয়।ডেইরি খামারি হারুন চৌধুরী বলেন সরকারিভাবে ভারত থেকে গরু আমদানি বন্ধ রাখায় দেশীয় খামারে উত্পাদন আগের চেয়ে কয়েক গুণ বেড়েছে। গত কোরবানিতে দেশীয় পশু দিয়ে চাহিদা মেটানো হয়। এখন দেদারছে মাংস আমদানি ও গোখাদ্যের দাম বৃদ্ধিতে খামারিরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1783.csv b/Bangla_fin_news_articles/1783.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..14d5b12729501a62f64d0010730f8bf68fa72bcb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1783.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1783,নিটলনিলয় গ্রুপের টারজান পেপার রপ্তানি শুরু চলতি মাসেই,2020-12-16,অনলাইন ডেস্ক,নিটলনিলয় গ্রুপের বিশ্বমানের রপ্তানিযোগ্য নতুন পণ্য টারজান পেপার এর রপ্তানি শুরু হবে চলতি মাসেই। প্রাথমিকভাবে চায়না আর আফ্রিকাতে এই কাগজ রপ্তানি হলেও বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশগুলোতেও কাগজ রপ্তানির পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন নিটলনিলয় গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল মারিব আহমাদ। এর আগে ১২ ডিসেম্বর বিকেলে অনলাইন মিটিং এর মাধ্যমে নিটলনিলয় গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুল মাতলুব আহমাদ এ পণ্য উদ্বোধন করেন।এ প্রসঙ্গে আবদুল মাতলুব আহমাদ বলেন বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবার্ষিকীর বিজয় দিবসে নিটলনিলয় গ্রুপ নতুন পণ্য রপ্তানি করে দেশের অর্থনীতিতে বৈদেশিক মুদ্রা যোগ করার পরিকল্পনা করেই এগোচ্ছে।কাগজের মান প্রসঙ্গে তিনি বলেন আমরা বিদেশ থেকে প্রতিবছর যে মানের কাগজ আমদানি করি টারজান পেপার সেই মানের কাগজ যা আমরা তৈরি করছি। এর ফলে দেশের বাইরে থেকে কাগজ আমদানি করতে আমাদের যে বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় হয় তার সাশ্রয় হবে। বরং কাগজ রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে পারব। উন্নত মানের কেমিক্যাল ও ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার করে উচ্চমান সম্পন্ন এই কাগজ তৈরি করছি আমরা। আমাদের রয়েছে ৭২ লক্ষ রিম কাগজ উৎপাদন করার ক্ষমতা।মাতলুব জানান আমাদের পেপারে ১২ বছরের গ্যারান্টি দিচ্ছি। এর মধ্যে ফেড হলে আমরা ১ টার বদলে ৩ টা দিবো। নতুন বছরে স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রীদের কাছে পৌঁছে যাবে এই কাগজ। সাশ্রয়ী মূল্যে ক্রয় করতে পারবে সবাই।এছাড়া ক্রেতাদের জন্য বিশেষ সুযোগ দেয়া হয়েছে বলে জানিয়ে তিনি বলেন লটারিতে যারা ৩২৫ টাকায় ১ রিম কাগজ কিনবে প্রতি মাসে লটারির মাধ্যমে ১ টা হিরো মোটরসাইকেলসহ গিফট দেয়া হবে। সিম কার্ড মোটরসাইকেলসহ এক্সাইটিং গিফট অফার থাকবে।নিটলনিলয় গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল মারিব আহমাদ বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাকরির পরিবর্তে আত্মকর্মসংস্থানের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সেই লক্ষ্যকে গুরুত্ব দিচ্ছি আমরা। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। ব্যবসার ক্ষেত্রেও অন্য দেশের চেয়ে আমাদের দেশ অনেকাংশে এগিয়ে আছে। গত ত্রিশ বছর ধরে আমরা জনগণকে সেবা দিয়ে যাচ্ছি।প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করতে নিটলনিলয় গ্রুপ দেশের রপ্তানিতে অবদান রাখতেই জাতির জনকের জন্ম শতবার্ষিকীর বিজয়ের মাসে টারজান পেপার রপ্তানির উদ্যোগ নিয়েছে। এবারো আমরা এই পণ্যের মাধ্যমে সফল হবো বলে আশা করছি। জাতির জনকের নেতৃত্বে এদেশ রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হয়েছে। আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে আমরা লড়াই করছি। ইনশাল্লাহ এ লড়াইয়েও আমরা জয়ী হবো।মারিব আহমাদ জানান ২৬ ডিসেম্বর থেকে প্রথমে চায়না এবং আফ্রিকা রপ্তানির পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের। এই দুই দেশ ছাড়াও আরো কোনো দেশে রপ্তানির বিষয়ে কোনো পরিকল্পনা আছে কি না এই প্রশ্নের জবাব দেন নিটলনিলয় গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল মারিব আহমদ।তিনি বলেন শুরুটা আমাদের সিঙ্গেল স্টেপ দিয়ে কিন্তু এক সময়ে আমরা অনেক দূরে যাব। আমাদের সাধ্য কম কিন্তু স্বপ্ন বড়। ইউরোপে কাগজ শিল্প বন্ধ হয়ে গেছে। যেহেতু বাংলাদেশে সস্তায় শ্রম তাই কাগজ শিল্পের ভবিষ্যৎ ভালো। এছাড়াও চায়না ও আফ্রিকা ছাড়াও আশপাশের দেশগুলোতে রপ্তানির পরিকল্পনা আছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1784.csv b/Bangla_fin_news_articles/1784.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..74f031aa9397291f5e96156c981b3566f5618891 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1784.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1784,তপশিলভুক্ত হলো সিটিজেনস ব্যাংক,2020-12-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিটিজেনস ব্যাংক পিএলসিকে তপশিলি ব্যাংক হিসেবে তালিকাভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই ব্যাংক নিয়ে বাংলাদেশে তপশিলি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ৬১তে। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এসংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান পেইডআপ ক্যাপিটাল পরিশোধিত মূলধন ৫০০ কোটি টাকাসহ প্রয়োজনীয় অন্যান্য শর্ত পূরণ করতে না পারায় বাংলাদেশ ব্যাংকের একাধিক পর্ষদ সভায় সময় বৃদ্ধির আবেদন করেছিল ব্যাংকটি। প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণের পর গত ৪১০তম বোর্ড সভায় সিটিজেন ব্যাংককে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সিটিজেন ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে দেশে ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করতে চিঠি দেওয়া হয়। দেওয়া সব শর্ত মেনে ব্যাংকটি কার্যক্রম শুরু করতে পারবে। এ নিয়ে বাংলাদেশে মোট ব্যাংকের সংখ্যা ৬১তে দাঁড়াল।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1785.csv b/Bangla_fin_news_articles/1785.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f013a2446ea72663a7880ed58c5eb298687e4031 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1785.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1785,বাংলাদেশে করোনা মোকাবিলায় বরাদ্দ এশিয়ার দেশগুলোর তুলনায় কম,2020-12-16,রিয়াদ হোসেন,করোনা ভাইরাসের প্রভাবে চলতি বছর এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে শ্রমজীবীদের কর্মহীন হওয়ার তালিকা বেশ লম্বা হয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার আইএলও প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী চলতি বছর এ অঞ্চলের দেশগুলোতে কর্মহীন হয়েছে ৮ কোটি ১০ লাখ মানুষ। অন্যদিকে যারা কাজের মধ্যে রয়েছে কর্মঘণ্টা কমে যাওয়াসহ সার্বিকভাবে আয় কমে যাওয়ায় এই অঞ্চলের ঐসব শ্রমিকেরও প্রায় আড়াই কোটি দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে গেছে।শ্রমবাজার তথা অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে বাংলাদেশ সরকার যে সহায়তা দিয়েছে তা এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অন্যান্য দেশগুলোর তুলনায় অপ্রতুল বলেও প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। এ অঞ্চলের দেশগুলোর নিজ নিজ জিডিপির বিবেচনায় এ হিসাব করা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে এ অঞ্চলের ৩৬টি দেশ ও অঞ্চলের বিবেচনায় বাংলাদেশের করোনা মোকাবিলার সরকারি সহায়তা তলানিতে। বাংলাদেশে এই সহায়তা জিডিপির চার শতাংশের নিচে। এ অঞ্চলের দেশগুলো যে সহায়তা দিয়েছে তা গড় ছিল জিডিপির প্রায় ১৪ শতাংশ। এ তালিকায় বাংলাদেশের পেছনে রয়েছে কেবল আফগানিস্তান মালদ্বীপ ব্রুনাই দারুসসালাম শ্রীলঙ্কা সলোমন দ্বীপপুঞ্জ লাওস ও মিয়ানমার। বাদবাকি সব দেশই জিডিপির হিসাবে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি সহায়তা দিয়েছে। নেপাল ফিলিপাইন পাকিস্তান কম্বোডিয়া ভিয়েতনাম ইন্দোনেশিয়াও বাংলাদেশের চাইতে বেশি হারে সহায়তা দিয়েছে।এশিয়া প্যাসিফিক এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সোশ্যাল আউটলুক ২০২০ নেভিগোটিং দ্য ক্রাইসিস টুওয়ার্ডস আ হিউম্যান সেন্ট্রেড ফিউচার অব ওয়ার্ক শীর্ষক ঐ প্রতিবেদন গতকাল বিশ্বব্যাপী একযোগে প্রকাশ করা হয়। প্রতিবেদন প্রকাশের প্রাক্কালে গতকাল ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন আইএলওর এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় আঞ্চলিক অফিসের চিফ ইকোনমিক ইউনিটের প্রতিনিধি সারা এলডার ও চিফ ইকোনমিস্ট ক্রিস্টিন ভিগেলান।প্রতিবেদনে বলা হয় এই অঞ্চলের দেশগুলোতে চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে এপ্রিল থেকে জুন কর্মঘণ্টা কমে যায় ১৫ দশমিক ২ শতাংশ এবং তৃতীয় প্রান্তিকে কমে প্রায় ১১ শতাংশ। সবমিলিয়ে এটি বেশি আঘাত করেছে অপেক্ষাকৃত তরুণ ও নারী শ্রমজীজীদের উপর। ফলে বেকারত্বের হার গত বছরের ৪ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে চলতি বছর ৫ দশমিক ৭ শতাংশের ঠেকতে পারে। এছাড়া প্রতিবেদনে বলা হয় চলতি বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে জানুয়ারিসেপ্টেম্বর সার্বিকভাবে শ্রম আয় ১০ শতাংশ কমেছে যা এই অঞ্চলের দেশগুলোর জিডিপির মোট দেশজ উত্পাদন ৩ শতাংশের সমপরিমাণ ক্ষতি।অবশ্য প্রতিবেদনে বাংলাদেশে কী পরিমাণ শ্রমিক কর্মহীন কিংবা দরিদ্রের তালিকায় যুক্ত হয়েছেতার সুস্পষ্ট তথ্যউপাত্ত দেওয়া হয়নি। তবে প্রতিবেদন বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত বছরের অক্টোবরে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর যে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ছিল তার তুলনায় চলতি বছরের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলনে বাংলাদেশের অবস্থা এশিয়ার দেশগুলোর তুলনায় অপেক্ষাকৃত ভালো। এশিয়ার সবগুলো দেশের প্রবৃদ্ধি ব্যাপকভাবে কমার প্রাক্কলন হলেও গত বছরের চেয়ে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি তেমন কমবে না।প্রতিবেদনে বলা হয় এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে গত এক দশকে বাংলাদেশ সবচেয়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০০১ থেকে ২০০৯ সালের তুলনায় পরবর্তী দশকে বাংলাদেশে শ্রমিকের উত্পাদনশীলতা না বেড়ে উলটো কমেছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1786.csv b/Bangla_fin_news_articles/1786.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..60689b21af775201ef286d8cb91894cb62a8778b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1786.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1786,বৈদেশিক মুদ্রার মজুত ৪২ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল,2020-12-16,রেজাউল হক কৌশিক,স্বাধীনতার পরে অর্থশূন্য অবস্থায় শুরু হয়েছিল পথচলা। বিদেশ থেকে খাদ্যপণ্য আমদানি করার মতো কোনো অর্থ ছিল না। বিদেশি সাহায্যই ছিল একমাত্র ভরসা। তবে সে অবস্থায় বেশি দিন থাকতে হয়নি। সরকার ও উদ্যোক্তাদের উদ্যমের ওপর ভর করে দেশের অর্থনীতি এগিয়ে যেতে থাকে। বিজয়ের ৪৯তম বছর শেষে এখন পুরো চিত্রই পালটে গেছে। বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত এখন ৪২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বাড়ার অর্থ হলো অর্থনীতির শক্তিশালী হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুত থাকতে হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ রিজার্ভ দিয়ে কমপক্ষে ১০ মাসের আমদানি ব্যয় পরিশোধ করা সম্ভব।বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান গতকাল ইত্তেফাককে বলেন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ মঙ্গলবার দিন শেষে ৪২ দশমিক ০৯ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। প্রতি ডলার ৮৫ টাকা হিসাবে বৈদেশিক মুদ্রায় রিজার্ভের পরিমাণ ৩ লাখ ৫৭ হাজার ৭৬৫ কোটি টাকা। অর্থাত্ চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের বাজেটের অর্ধেকের বেশি। চলতি বছরে বাজেটের আকার ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা।আরো পড়ুন ...যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে গেলেন সাকিবজানা গেছে চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর সময়ে আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে রপ্তানি ১৪ কোটি ৬৫ লাখ ডলার বেড়েছে। এই রপ্তানি রিজার্ভ বাড়াতে সহায়তা করেছে। আর রিজার্ভ বাড়াতে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা করেছে প্রবাসী আয়। চলতি অর্থবছরের পাঁচ মাসে দেশে ১ হাজার ৯০ কোটি ৪৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশ মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৯২ হাজার ৬৮৭ কোটি টাকা।রিজার্ভ বৃদ্ধি বিষয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন বাংলাদেশের ইতিহাসে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪২ দশমিক ০৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আমাদের জন্য অত্যন্ত সুখবর। এটি দেশের ইতিহাসে বিরল ঘটনা। বিজয় দিবসের প্রাক্কালে এ ঘটনা অবশ্যই জাতির জন্য একটি উপহার।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1787.csv b/Bangla_fin_news_articles/1787.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1ef239ac501581d186d4a7cfab86918580497c97 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1787.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1787,‘সবুজ অর্থায়নের’ ৭৩ শতাংশ ঋণই পাচ্ছে এসএমই খাত,2020-12-15,রেজাউল হক কৌশিক,গ্রিন ব্যাংকিং বা সবুজ অর্থায়নের বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে সচেতন করতে দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সচেতনতামূলক কাজ শেষ হয়েছে। ব্যাংকগুলো এখন তা বাস্তবায়ন করছে। ব্যাংকগুলোর মোট বিতরণ হওয়া ঋণের মধ্যে এ জাতীয় অর্থায়নের পরিমাণ ৬ শতাংশ। এর আওতায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এসএমই ৭৩ শতাংশ ঋণ পেয়েছে। অবশ্য নারীরা ঋণ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে এখনো পিছিয়ে রয়েছে। সবুজ অর্থায়নের ৭৯ শতাংশই পেয়েছেন পুরুষ উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রিন ব্যাংকিং বিষয়ে ত্রৈমাসিক পর্যালোচনা প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।সবুজ অর্থায়ন মূলত পরিবেশবান্ধব উপায়ে কারখানা নির্মাণ অথবা স্থাপিত কারখানায় দেওয়া ঋণ এই নামে পরিচিত। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানা গেছে গ্রিন ব্যাংকিংয়ের আওতায় তিন ধরনের অর্থায়ন করা হয়। যা হলোগ্রিন ফাইন্যান্স ক্লাইমেট রিস্ক ফান্ড এবং মার্কেটিং অ্যান্ড ক্যাপাসিটি বিল্ডিং ফর গ্রিন ব্যাংকিং। কেন্দ ীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যাংকগুলোকে একটি অংশ গ্রিন ব্যাংকিংয়ের জন্য বরাদ্দ রাখতে হয়।গ্রিন ব্যাংকিং কার্যক্রমের মধ্যে কাগজের ব্যবহার কমানোর লক্ষ্যে পুরোপুরি অনলাইন কার্যক্রম শুরু নিজস্ব শাখায় সোলার প্যানেল প্ল্যান্ট পরিবেশবান্ধব খাতে বিনিয়োগ ও ভবিষ্যত্ বিনিয়োগ পরিকল্পনায় পরিবেশকে অগ্রাধিকার পরিবেশ ঝুঁকির রেটিং খাত দেখে বিনিয়োগ মোবাইল ও এসএমএস ব্যাংকিংসহ বিভিন্ন বিষয়ে সবুজ অর্থায়ন করা হয়। পরিবেশবান্ধব পণ্য উত্পাদন ও শিল্প প্রতিষ্ঠায় ২০১১ সাল থেকে তহবিল গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে সেপ্টেম্বর শেষে সবুজ অর্থায়নে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৫২৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে যা ছিল ২৫ হাজার ৯৫৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। এ হিসাবে গত ৯ মাসের ব্যবধানে এ খাতে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ বেড়েছে ২ হাজার ৫৭১ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সবুজ অর্থায়ন গ্রহণকারী উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫২৫ এ। এর মধ্যে ১০৬টি বড় প্রতিষ্ঠান ঋণ নিয়েছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের ৩৩২ প্রতিষ্ঠান ঋণ নিয়েছে। এছাড়া কুটির ও অতিক্ষুদ্র ২৭টি এবং অন্যান্য ১০টি প্রতিষ্ঠান ঋণ নিয়েছে। জানা গেছে গত জুলাইসেপ্টেম্বর প্রান্তিকে ব্যাংকগুলো নতুন করে সবুজ অর্থায়ন বা বিনিয়োগ করেছে ২ হাজার ৩২০ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। যা ব্যাংকের মোট বিতরণকৃত ঋণের ছয় শতাংশ। ব্যাংকগুলোর সঙ্গে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোও ৮২ কোটি ৬৩ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছে।এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন সবুজ অর্থায়নের জন্য ব্যাংকগুলোকে বিভিন্নভাবে উত্সাহিত করা হচ্ছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ঋণ দিলে তা দেশের অর্থনীতির জন্য বেশি সুফল বয়ে আনে। এজন্য এ খাতের দিকে বেশি নজর রাখার জন্য ব্যাংকগুলো বলা হয়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1788.csv b/Bangla_fin_news_articles/1788.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05421885aee3741a29c0af210a2e0cec2b406993 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1788.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1788,গার্মেন্টসে এখন নারী শ্রমিক ৫৮ শতাংশ,2020-12-15,রিয়াদ হোসেন,তৈরি পোশাক শিল্প মালিকরা দীর্ঘদিন ধরেই বলে আসছেন এ খাতে শ্রমিক সংখ্যা ৪০ থেকে ৪৫ লাখ। এর মধ্যে নারী শ্রমিক ৮০ শতাংশ। তবে এমন দাবির সঙ্গে বর্তমানে বাস্তবতার মিল দেখা যাচ্ছে না। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর এন্ট্রাপ্রেনিওরশিপ ডেভেলপমেন্ট মাঠ পর্যায়ে তথ্য নিয়ে দেখেছে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্পে নারী শ্রমিকের হার অনেক কম। বর্তমানে এ খাতে নারী শ্রমিকের হার ৫৮ দশমিক ৩ শতাংশে নেমে এসেছে। আর পুরুষ শ্রমিকের হার প্রায় ৪২ শতাংশ।গত দুই বছর ধরে দেশের রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্পের অবস্থান চিহ্নিত করা এবং ডিজিটাল উপায়ে সহজভাবে তুলে ধরার কাজ করে আসছে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর এন্ট্রাপ্রেনিওরশিপ ডেভেলপমেন্ট যা ম্যাপড ইন বাংলাদেশ নামে পরিচিত। ইতিমধ্যে গার্মেন্টস শিল্প অধ্যুষিত ঢাকা গাজীপুর নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামের গার্মেন্টস কারখানার অবস্থানসহ প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করেছে। তাতে ৩ হাজার ২২৩টি রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্পের বিস্তারিত তথ্য উঠে এসেছে। ঐ তথ্যে তৈরি পোশাক খাতে নারী শ্রমিকের হার কমে আসার এই চিত্র দেখা যাচ্ছে। তথ্য অনুযায়ী আলোচ্য কারখানাগুলোতে নারী শ্রমিক ১৪ লাখ ৯৪ হাজার আর পুরুষ শ্রমিক ১০ লাখ ৬৮ হাজারের কিছু বেশি।সেন্টার ফর এন্ট্রাপ্রেনিওরশিপ ডেভেলপমেন্ট ম্যাপড ইন বাংলাদেশ প্রকল্পের ব্যবস্থাপক সৈয়দ হাসিবুদ্দিন হুসেন ইত্তেফাককে বলেন তৈরি পোশাক কারখানাগুলোর কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আলোচ্য চিত্র উঠে এসেছে। এতে আমাদের নিজস্ব কোনো মতামত দেওয়ার সুযোগ নেই।ম্যাপড ইন বাংলাদেশের এমন তথ্যের সঙ্গে দ্বিমত প্রকাশ করেননি তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক। ইত্তেফাককে তিনি বলেন এই খাতে আগে যে বেশি হারে ৮০ শতাংশ নারী শ্রমিক রয়েছে বলে একটা ধারণা তৈরি হয়েছিল তা কোনো জরিপ কিংবা পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে ছিল না। বর্তমানের হিসাব অনুযায়ী নারী শ্রমিকের হার কম বলে যে দেখা যাচ্ছে এতে নারী শ্রমিকের হার কমে যাচ্ছে বলে কোনো উপযুক্ত তথ্য প্রমাণ নেই।অবশ্য তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের অপর সংগঠন বিকেএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম মনে করেন এক সময় এ খাতে নারী শ্রমিকের হার ৮০ শতাংশের মতোই ছিল। বর্তমানে তা কিছুটা কমেছে। তবে তা এখনো ৭০ শতাংশের মতো হবে বলে ইত্তেফাককে জানান তিনি। গত প্রায় এক দশক ধরে পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠনগুলো দাবি করে আসছে তৈরি পোশাক শিল্পখাতে শ্রমিক সংখ্যা চার মিলিয়নের ৪০ লাখ ওপরে। কিন্তু ম্যাপড ইন বাংলাদেশের হিসাবে দেখা গেছে ৩ হাজার ২২৩টি কারখানায় শ্রমিক সংখ্যা ২৫ লাখ ৬২ হাজারের মতো। আরো যেসব এলাকার শিল্প কারখানা অন্তর্ভুক্ত করার বাকি রয়েছে তা হিসাবে আনলে রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানায় শ্রমিক সংখ্যা ৩০ লাখ ছাড়াবে না। অথচ গত এক দশকে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। সেই হিসেবে পোশাক কারখানায় শ্রমিক সংখ্যা আগের চেয়েও বাড়ার কথা।ম্যাপড ইন বাংলাদেশের হিসাব অনুযায়ী তথ্য পাওয়া ৩ হাজার ২২৩টি রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানার মধ্যে বিজিএমইএর সদস্য ১ হাজার ৮৮৬টি। বিকেএমইএর সদস্য কারখানা ৫১২টি। আর উভয় সংগঠনের সদস্য ২৫১টি। এছাড়া উভয় সংগঠনের সদস্য নয় এমন কারখানার ৫৭৪টি। কিছু ব্যতিক্রম বাদে সদস্যবহির্ভূত কারখানার প্রায় সবাই সাব কন্ট্রাক্টটিংয়ের ঠিকাভিত্তিতে মাধ্যমে কাজ করার কথা। অন্যদিকে সদস্য কারখানাও সাব কন্ট্রাক্টিংয়ে কাজ করে। তবে এই সংখ্যা কত তার সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই কারো কাছেই।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1789.csv b/Bangla_fin_news_articles/1789.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..84fc0e4dcb8a3e70d02e0f6e15caba69f50d5950 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1789.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1789,সেরা ব্যবসায় উদ্যোক্তা হলো ‘স্নোটেক্স গ্রুপ’,2020-12-14,অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক লজিস্টিক প্রতিষ্ঠান ডিএইচএল ও বাংলাদেশের ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের আয়োজনে বাংলাদেশ বিজনেস অ্যাওয়ার্ড২০১৯ এ বছরের সেরা ব্যবসায় উদ্যোক্তা শ্রেণিতে পুরস্কার পেয়েছে রপ্তানিমুখীপোশাক শিল্প প্রতিষ্ঠান স্নোটেক্স গ্রুপ। করোনার সময়ে এবার ভার্চুয়াল কনফারেন্সের মাধ্যমে এই পুরষ্কার দেওয়া হয়।ভার্চুয়াল এই কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ডিএইচএল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিয়ারুল হক ডেইলি স্টার এর প্রকাশক এবং সম্পাদক মাহফুজ আনাম প্রমুখ।এছাড়া অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নেপালের বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ী সিজি ক্রপ গ্লোবাল এর চেয়ারম্যান বিনোদ কুমার চৌধুরী।প্রসঙ্গত স্নোটেক্স ২০০০ সালে বায়িং হাউজের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে। ২০০৫ সালে নিজেদের প্রথম কারখানা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে স্নোটেক্স অ্যাপারেলস। সেই সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালে কাট অ্যান্ড সিউ ২০১৪ সালে স্নোটেক্স আউটারওয়্যার এবং ২০১৯ সালে স্নোটেক্স স্পোর্টসওয়্যার প্রতিষ্ঠা করা হয়। আজকের স্নোটেক্স হয়ে উঠেছে চারটি বড় কারখানার একটি প্রতিষ্ঠান রূপে। সারা তাদের বাংলাদেশের প্রথম লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড। স্নোটেক্স আউটারওয়্যার গ্রিন ফ্যাক্টরি হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছে ইউএসজিবিসির লিড গোল্ড সার্টিফিকেটে। এছাড়া শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে হেলথ এন্ড সেফটি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে স্নোটেক্স। প্রতিষ্ঠানটি এখন ১৬ হাজারের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান করে যাচ্ছে।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1790.csv b/Bangla_fin_news_articles/1790.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..02ba75dec178df5c45c01051dbf6b81de8767880 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1790.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1790,১৭ মার্চ থেকে পূর্বাচলে বাণিজ্যমেলা,2020-12-13,অনলাইন ডেস্ক,করোনার কারণে এবার বাণিজ্যমেলা জানুয়ারিতে হচ্ছে না। তবে ১৭ মার্চ শুরু হবে বাণিজ্যমেলা। এছাড়া প্রথমবারের মতো পূর্বাচলে এই মেলা হবে।রবিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি বোর্ডসভায় আগামী বাণিজ্যমেলা নিয়ে আলোচনা হয়। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি সভায় সভাপতিত্ব করেন।ইপিবি সূত্র জানায় সবকিছু বিবেচনা করে মার্চে পূর্বাচলে স্থায়ী প্রদর্শনী কেন্দ্রে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা অনলাইন ও শারীরিক উপস্থিতি আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার।ইপিবি মহাপরিচালক মাহবুবুর রহমান বলেন করোনার জন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবারের বাণিজ্যমেলা আয়োজনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে মেলার আয়োজন করা হবে। এজন্য স্টল বা প্যাভিলিয়নের অনলাইন ব্যবস্থাপনা রাখা হবে।এতো দিন ধরে ১ জানুয়ারিরাজধানীর আগারগাঁওয়ে অস্থায়ী জায়গায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছিলো।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1791.csv b/Bangla_fin_news_articles/1791.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ec6f133babc28c6c294210f283e93d989c18e56e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1791.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1791,শীতে ওয়ালটনের দুইশ মডেলের হোম অ্যাপ্লায়েন্স,2020-12-13,অনলাইন ডেস্ক,শীত পড়েছে। এলো পৌষ। বাড়ছে শীতের তীব্রতা। সেই সঙ্গে সারা দেশে বাড়ছে শীতে ব্যবহার্য হোম অ্যাপ্লায়েন্সের চাহিদা। বরাবরের মতো এই চাহিদার সিংহভাগ পূরণের টার্গেট নিয়ে প্রস্তুত ওয়ালটন।দেশের সর্বত্র ওয়ালটন শোরুমগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে ওয়াশিং মেশিন রুম হিটার গিজার বা ওয়াটার হিটার ওভেন রাইস কুকার ইলেকট্রিক কেটলি ইন্ডাকশন কুকার আয়রন ব্লেন্ডার ও জুসারসহ দুইশ মডেলের হোম অ্যাপ্লায়েন্স। পণ্যের ডিজাইন ও কালারে এসেছে বৈচিত্র্য। যুক্ত হয়েছে অসংখ্য নতুন মডেলের পণ্য। রয়েছে বিশেষ ক্রেতা সুবিধা।শীত উপলক্ষে হোম অ্যাপ্লায়েন্স ক্রেতাদের পণ্য ভেদে বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। শীতে দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা ও পরিবেশক শোরুম থেকে ওয়াশিং মেশিন অথবা মাইক্রোওয়েভ ওভেন কিনে রেজিস্ট্রেশন করলেই ক্রেতারা ৫০০ শতাংশ পর্যন্ত নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার কিম্বা ফ্রিজ এসি টিভিসহ অসংখ্য পণ্য ফ্রি পাচ্ছেন। সারা দেশে চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন৮ এর আওতায় ওয়াশিং মেশিন ও মাইক্রোওয়েভ ওভেন ক্রয়ে এই সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন।এদিকে ওয়ালটন ইপ্লাজা থেকে অনলাইনে হোম অ্যাপ্লায়েন্স কেনার ক্ষেত্রে ক্রেতারা পাচ্ছেন ৫ শতাংশ নগদ ছাড়সহ জিরো ইন্টারেস্টে সর্বোচ্চ ৬ মাসের ইএমআই সুবিধা।ওয়ালটন হোম অ্যাপ্লায়েন্সের প্রোডাক্ট ম্যানেজার জানেসার আলী জানান দেশের সর্বত্র ওয়ালটন শোরুমগুলোতে ক্রেতারা পাচ্ছেন একই ছাদের নিচে বৈচিত্র্যময় ডিজাইন ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তির উন্নতমানের সর্বোচ্চ সংখ্যক মডেলের হোম অ্যাপ্লায়েন্স। ক্রেতারা ৬ হাজার ৯৯০ টাকা থেকে ১৯ হাজার টাকার মধ্যে পাচ্ছেন ৯ মডেলের মাইক্রোওয়েভ ওভেন পাচ্ছেন।এসব ওভেনে মাছমাংস ডিফ্রস্ট করার পাশাপাশি খুব সহজেই নানান স্বাস্থ্যকর খাবার তৈরি করা যায়। ক্রেতারা পাচ্ছেন ওয়ালটনের ইনভার্টার প্রযুক্তির অটোমেটিক ও সেমিঅটোমেটিক টপ ও ফ্রন্ট লোডিং সিস্টেমসমৃদ্ধ ১৪ মডেলের ওয়াশিং মেশিন। ৬ থেকে ১২.৫ কেজি পর্যন্ত ধারণক্ষমতার এসব ওয়াশিং মেশিন ৬ হাজার ৯শ থেকে ৪৮ হাজার টাকার মধ্যে কেনা যাবে।ওয়ালটন ওয়াশিং মেশিন যেমন দামে সাশ্রয়ী তেমনি আন্তর্জাতিকমানেরও। তাই এ বছর স্থানীয় বাজারে ওয়ালটন ওয়াশিং মেশিনের গ্রাহক চাহিদা যেমন ব্যাপক বেড়েছে তেমনি বিক্রিও বেশ সন্তোষজনক। বেড়েছে রপ্তানিও। নেপাল ইয়েমেন পূর্ব তিমুর ইত্যাদি দেশের পাশাপাশি সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে নতুন পণ্য হিসেবে ভারতে রপ্তানি হচ্ছে ওয়ালটনের তৈরি ওয়াশিং মেশিন।ওয়ালটনের শীতকালীন হোম অ্যাপ্লায়েন্সের মধ্যে আরো রয়েছে ১০ মডেলের রুম হিটার ৫ মডেলের ওয়াটার হিটার বা গিজারসহ অনেকগুলো মডেলের রাইস কুকার ব্লেন্ডার ও জুসার আয়রন বা ইস্ত্রি মেশিন ইলেকট্রিক কেটলি ওয়াটার পিউরিফায়ার ইলেকট্রিক মাল্টিকুকার ইলেকট্রিক লা বক্স স্ট্যান্ড মিক্সার বা বিটার মেশিন হেয়ার ক্লিপার ট্রিমার ও শেভার মেশিন।ওয়ালটন হোম অ্যাপ্লায়েন্স বিভাগের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা প্রকৌশলী আল ইমরান বলেন স্থানীয় বাজারে ওয়ালটন হোম অ্যাপ্লায়েন্সের চাহিদা ও বিক্রি বেড়েছে কয়েকগুণ। বিশেষ করে গত কয়েক বছর শীত মৌসুমে ওয়াশিং মেশিন মাইক্রোওয়েভ ওভেন রুম হিটার গিজার ব্লেন্ডার অ্যান্ড জুসার রাইস কুকার গ্যাস স্টোভ কেটলিসহ আরো বেশ কিছু হোম অ্যাপ্লায়েন্সের চাহিদা অত্যধিক বেড়ে যায়। এই শীতেও হোম অ্যাপ্লায়েন্সের বর্ধিত চাহিদার সিংহভাগ পূরণের টার্গেট নিয়েছে ওয়ালটন।দেশের ইলেকট্রনিক্স ইলেকট্রিক্যাল হোম ও কিচেন এ্যাপ্লায়েন্স খাতে একমাত্র ওয়ালটনেরই রয়েছে আইএসও স্ট্যান্ডার্ড সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় দেশব্যাপী ৭৬টি সার্ভিস সেন্টার। যেখানে কাজ করছেন আড়াই হাজারের বেশি সার্ভিস এক্সপার্টস। তারা গ্রাহকদের দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা পৌঁছে দিচ্ছেন।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1792.csv b/Bangla_fin_news_articles/1792.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..65d328deca6472929cf10fcd533475ee09eeb598 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1792.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1792,দিল্লীতে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক কর্মকর্তার মৃত্যু,2020-12-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দৈনিক ইত্তেফাকের বিশেষ প্রতিনিধি ও পলিটিক্যাল সেলের সম্পাদক ফারাজী আজমল হোসেনের স্ত্রী জিন্নাতুন বাকিয়া ছবি ভারতের দিল্লীর এ্যাপলো হসপিটালে শুক্রবার স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ৮ টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন ইন্নালিল্লাহিরাজিউন। তার বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর। তিনি স্বামী মেয়ে দ্বৈতাসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। তিনি ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের ইউসিবি মিরপুর শাখার ম্যানেজার অপারেশন্স ছিলেন। গত ২২ অক্টোবর অ্যাপলো হসপিটালে জিন্নাতুন বাকিয়ার শরীরের কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়। ২৮ অক্টোবর হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নেওয়া হয়। দিল্লীতে অবস্থান করা অবস্থায় তার শরীর জ্বর দেখা যায়। এরপর তাকে আবারও অ্যাপলো হসপিটালে ভর্তি করা হয়। পরীক্ষায় তার করোনা পজিটিভ আসে। শুক্রবার রাত সাড়ে ৮ টায় হাসপাতালের আইসিইউতে ইন্তেকাল করেন।পারিবারিক সূত্র জানায় জিন্নাতুন বাকিয়া ছবির লাশ দিল্লী থেকে বিমানযোগে কলকাতায় আনা হবে। সড়কপথে বেনাপোল দিয়ে লাশ এনে যশোরের অভয়নগর উপজেলার একতারপুর গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1793.csv b/Bangla_fin_news_articles/1793.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6a6712ff684c7020432e1a4535798d45b726098c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1793.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1793,ভ্যাক্সিন সংগ্রহে ৭৬ হাজার ৫শ কোটি টাকার তহবিল ঘোষণা,2020-12-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এশিয়ার উন্নয়নশীল দেশগুলোতে করোনার ভ্যাক্সিন সংগ্রহে ৯ বিলিয়ন ডলারের ৭৬ হাজার ৫শ কোটি টাকা তহবিল ঘোষণা করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। করোনা ভাইরাসের টিকা কেনা এর যথাযথ ব্যবস্থাপনা বিতরণের জন্য এশিয়া প্যাসিফিক ভ্যাক্সিন এক্সেস ফ্যাসিলিটি এপিভ্যক্স কর্মসূচির মাধ্যমে এই তহবিল থেকে ব্যয় করা হবে।শুক্রবার ম্যনিলাস্থ সদরদপ্তর হতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে উল্লেখ করা হয়েছে এডিবির সদস্য দেশগুলোতে দ্রুত ও ন্যায় সঙ্গতভাবে করোনা ভাইরাসের নিরাপদ ভ্যাক্সিন ক্রয় ও কার্যকর বিতরণ করতে এই তহবিল গঠন করা হয়েছে।এ বিষয়ে এডিবির প্রেসিডেন্ট মাসাতসুগু আসাকাওয়া উল্লেখ করেছেন এডিবির সদস্য দেশগুলো জনগণের জন্য যত দ্রুত সম্ভব করোনার টিকা দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই টিকা কেনা ও যথাযথ ব্যবস্থাপনার জন্য অর্থের প্রয়োজন হবে। তারা যেন এ কাজ নিরাপদ ন্যায়সঙ্গত ও দক্ষতার সাথে করতে পারে সেজন্য এই তহবিল তৈরি করা হয়েছে। করোনার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে অর্থনীতি দ্রুত ঘুরে দাঁড়াতে এই তহবিল ভূমিকা রাখবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।এডিবি উল্লেখ করেছে এশিয়া এবং প্যাসিফিক অঞ্চলে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১ কোটি ৪৩ লাখ ছাড়িয়েছে। মারা গেছেন ২ লাখের বেশি মানুষ। করোনার এই সংকটকালীন সময়ে চলতি বছর এই অঞ্চলে প্রবৃদ্ধি না হয়ে শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ সংকোচন ঘটবে। ১৯৬০ সালের পর এশিয়ার অর্থনীতি এখন সবচেয়ে খারাপ সময় পার করছে।এডিবি তার সদস্য দেশগুলোর জন্য নিরাপদ ন্যায়সঙ্গত ও সকলের জন্য সহজলভ্য ভ্যাক্সিন সংগ্রহের বিষয়টি শীর্ষ অগ্রাধিকারে রেখেছে। টিকাদানের কর্মসূচির মাধ্যমে অর্থনীতির বিরূপ প্রভাব কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে। সেইসাথে সাধারণ মানুষের কর্মসংস্থান চলাচল এবং সামাজিক নিরাপত্তার মতো কার্যক্রমে আগের অবস্থায় ফিরে যেতে আস্থা তৈরি করবে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে ভ্যাক্সিন সংগ্রহ সংরক্ষণ ব্যবস্থা এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক খাতে দেশগুলো সহায়তা নিতে পারবে। এছাড়া ভ্যাক্সিন উৎপাদন বাড়ানোর জন্যও সহায়তা করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।এডিবির এই তহবিল বিশ্বব্যাংক বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ডব্লিউএইচও কোভিড১৯ ভ্যাক্সিন গ্লোবাল এক্সেস ফ্যাসিলিটিসহ কোভ্যক্স বহুপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার সাথে সমন্বয় করে ব্যবস্থাপনা করা হবে।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1794.csv b/Bangla_fin_news_articles/1794.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1ad0f5f53a7c5835c83ae042191b538b8dfd243a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1794.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1794,ভ্যাটের হার কমানোর দাবি ব্যবসায়ীদের,2020-12-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভ্যাটের মূল্য সংযোজন কর হারে কয়েকটি স্তর করা হলেও এখনো সর্বোচ্চ হার ১৫ শতাংশ। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় এই হার বেশি বলে দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছেন ব্যবসায়ীরা। বৃহস্পতিবার জাতীয় ভ্যাট দিবসের অনুষ্ঠানেও ইস্যুটি আলোচনায় এসেছে। একই সঙ্গে ভ্যাট প্রদানের প্রক্রিয়া সহজ করা তথা আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে উন্নীত করা ও অটোমেশনের বিষয়টিও আলোচনায় এসেছে।ব্যবসায়ীদের দাবি ভ্যাটের আওতা বাড়ানোর পাশাপাশি ১৫ শতাংশ হার থেকে কমানো হোক। ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম বলেন আওতা বাড়লে ট্যারিফ ভ্যাটের হারকে ইঙ্গিত করে কমিয়ে আনতে হবে। অর্থমন্ত্রী এ বিষয়ে আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন। আশা করছি এনবিআর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কমিয়ে আনবে। একই ইস্যুতে শীর্ষ ভ্যাট প্রদানকারী হিসেবে সম্মাননা প্রাপ্ত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রধান ও ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বারের প্রেসিডেন্ট এফআইসিসিআই রূপালী হক চৌধুরীও বলেন করের পরিধি বাড়বে এবং হার কমবে বলে আশা করছি। আমরা কর দিচ্ছি। এই প্রক্রিয়া সহজ করার মাধ্যমে আপনারা এনবিআর আমাদের সাহায্য করুন।গতকাল দেশব্যাপী জাতীয় ভ্যাট দিবস পালন করা হয়। একই দিন থেকেই শুরু হয়েছে সপ্তাহব্যাপী ভ্যাট সপ্তাহ। করোনা ভাইরাসের ব্যতিক্রমী পরিস্থিতিতে এবার অনেকটা অনাড়ম্বরভাবেই পালন করা হলো ভ্যাট দিবস। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রাজস্ব ভবনে ছোট পরিসরে ভ্যাট দিবস উপলক্ষ্যে এক আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমের সভাপতিত্বে এতে ব্যবসায়ীরা প্রতিনিধি ও এনবিআর কর্মকর্তারা তাদের মতামত তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে শীর্ষ ৯ ভ্যাট পরিশোধকারী প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানো হয়।এনবিআর চেয়ারম্যান করদাতাদের আস্থা তৈরির লক্ষ্যে কর প্রদানপ্রক্রিয়া সহজ করতে এনবিআর কাজ করছে উল্লেখ করে অটোমেশনে গুরুত্ব দেন। তিনি বলেন অটোমেশনের মাধ্যমে সঠিক রাজস্ব আদায় করতে পারি। এজন্য অনেকগুলো কাজ করছি। আরো করা হবে। এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন এনবিআর সদস্য সৈয়দ গোলাম কিবরীয়া মাসুদ সাদিক আলমগীর হোসেন প্রমুখ।৯ প্রতিষ্ঠান পেল শীর্ষ ভ্যাট প্রদানকারীর সম্মাননাজাতীয় পর্যায়ে ৯টি শীর্ষ ভ্যাট প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানিয়েছে এনবিআর। সম্মাননাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান হলো পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড বার্জার পেইন্টস কেয়ার ইলেক্ট্রনিক্স হ্যামকো করপোরেশন সিমেন্স বাংলাদেশ ইউনিমার্ট লিমিটেড সামিট কমিউনিকেশন্স কাতার এয়ারওয়েজ ও চিটাগাং ওয়্যারহাউজেস লিমিটেড। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের হাতে সম্মাননা তুলে দেন এনবিআর চেয়ারম্যান।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1795.csv b/Bangla_fin_news_articles/1795.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..03ddacd89da60b0d63133893ad464b4339250fbb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1795.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1795,প্রত্যাশার চেয়েও ভালো এগুচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতি এডিবি,2020-12-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কোভিড১৯ এর প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশের অর্থনীতি প্রত্যাশার চেয়েও ভালো করছে বলে উল্লেখ করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। সংস্থাটির এক বিশ্লেষণে বলা হয়েছে অর্থনৈতিক কার্যকলাপের মাধ্যমে প্রত্যাশার চেয়েও শক্তিশালী ভাবে পুনরুদ্ধার কার্যক্রম এগিয়ে চলছে বাংলাদেশে।বিশেষ করে সাম্প্রতিক রপ্তানি এবং রেমিট্যান্স প্রবাহের চিত্রে সেটিই উঠে এসেছে। তবে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। বাংলাদেশের পণ্য যে দেশগুলোতে যাচ্ছে সেখানে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হানায় এ নিয়ে রপ্তানি খাতে ঝুঁকি দেখছে সংস্থাটি।বৃহস্পতিবার এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটুক সাপ্লিমেন্ট প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সংস্থাটি। এতে বাংলাদেশ বিষয়ে এমনটি উল্লেখ করেছে এডিবি। গত সেপ্টেম্বর মাসে মূল প্রতিবেদনের সহায়ক হিসেবে এ প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বাংলাদেশ বিষয়ে আলাদা পূর্বাভাস না দিলেও দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতির বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে চলতি বছর শেষ নাগাদ এই অঞ্চলের মোট দেশজ উৎপাদনে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ১ শতাংশ সংকুচিত হবে।আগের প্রতিবেদনে ধারণা করা হয়েছিল সর্বোচ্চ ৬ দশমিক ৮ শতাংশ সংকুচিত হতে পারে। মূলত ভারতের অর্থনীতিতে ৮ শতাংশ সংকোচনের প্রভাব পুরো দক্ষিণ এশিয়ার প্রবৃদ্ধিতে পড়বে বলে ধারনা করা হচ্ছে। অবশ্য এর আগের প্রতিবেদনে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৮ শতাংশ হবার পূর্বাভাস দিয়েছিল সংস্থাটি।এডিবি উল্লেখ করেছে উন্নয়নশীল এশিয়ায় অর্থনৈতিক গতি বেড়েছে। সেপ্টেম্বরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছিল উন্নয়নশীল এশিয়ায় সার্বিক ভাবে শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ সংকোচন ঘটবে। এবারের প্রতিবেদনে ধারণা করা হয়েছে সংকোচনের হার কমে শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ হতে পারে। আগামী বছর অর্থাৎ ২০২১ সালে এই সংকট কাটিয়ে উঠে এশিয়ার প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৮ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে।প্রতিবেদনের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে সারাবিশ্বে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হানছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিদিন গড়ে ১ লাখ ৬০ হাজার মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে। ইউরোপে এই সংখ্যা ৭৫ হাজার এবং এশিয়ায় ৭০ হাজার। এর পরেও বেশিরভাগ দেশ সংক্রমণ রোধের উদ্যোগে শিথিলতা দেখাচ্ছে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বেড়েছে। তবে স্বাভাবিক গতি ফিরে আসেনি।দক্ষিণ এশিয়ায় স্বাভাবিকের চেয়ে ১০ শতাংশ এবং মধ্য ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ২০ শতাংশ কম গতিশীলতায় রয়েছে। এডিবি আশা প্রকাশ করেছে খুব দ্রুত রপ্তানি তার গতিতে ফিরে আসবে। কিন্তু পর্যটন খাত স্বাভাবিক হতে আরো সময় লাগবে। সার্বিক ভাবে আগামী বছর অর্থাৎ ২০২১ সালে উন্নয়নশীল এশিয়ার প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ২ শতাংশ হতে পারে বলে হালনাগাদ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1796.csv b/Bangla_fin_news_articles/1796.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..97bfeefeca28fe83ef3a7ab12719af225df9a48f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1796.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1796,করোনাকালে সহযোগিতা পাননি ৯০ ভাগ পোশাককর্মী,2020-12-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গার্মেন্টস সেক্টরে কাজ করা ৬০ শতাংশ নারী করোনার সময় আর্থিক সংকট ও দুর্দশায় দিন কাটিয়েছেন। ৯০ শতাংশ পোশাককর্মী করোনার সময় কোনো সহযোগিতা পাননি। করোনার সময় তারা মানসিকভাবে ভীত ছিলেন। ঋণ গ্রস্ততার হার বাড়ার কারণে অনেকে এই পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় গেছেন। এসব নিয়ে এখন সবাই মিলে কাজ করা দরকার।গতকাল বুধবার রাতে অনলাইনে প্লান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ ও ঢাকা ট্রিবিউন আয়োজিত করোনার সময় পোশাককর্মীদের অবস্থা শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব তথ্য উঠে আসে।অনুষ্ঠানে প্লান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের আবদুল্লাহ আল মামুন মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি করোনার সময় নারী পোশাককর্মীদের ওপর একটি সমীক্ষা চালান। যেখানে করোনার সময় নারী পোশাককর্মীদের বিভিন্ন সমস্যার কথা উঠে আসে। সমীক্ষা অনুযায়ী ৩০ শতাংশ নারী পোশাককর্মী বলছেন ৫৩ শতাংশ রোজগার করোনার আগের তুলনায় তাদের কমে গেছে। মাত্র ১০ শতাংশ ট্রেড ইউনিয়ন থেকে সাহায্য পেয়েছেন তারা।পোশাককর্মীদের প্রতিনিধি নাজমা আক্তার বলেন করোনার সময় গার্মেন্টস মালিকরা দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছেন। আমাদের এখন দেখতে হয় কতটুকু শ্রম আইন বাস্তবায়ন হয়েছে। একজন নারী পোশাককর্মী বেশি বয়স পর্যন্ত কাজ করতে পারেন না। কারণ তিনি অল্প বয়সেই বেশি কাজের চাপের কারণে শারীরিকভাবে বিভিন্ন সমস্যায় পড়েন। অমানবিকভাবে তারা কাজ করলেও তাদের সেভাবে মূল্যায়ন করা হয় না। গার্মেন্টস মালিকদের সামাজিক মর্যাদা ও জীবনধারণ অনেক উন্নত অথচ পোশাককর্মীদের মানবেতর জীবনযাপন করতে হয়। বিজিএমএই গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন তবে তারা কি পোশাককর্মীদের জন্য কখনো ভেবেছে তারা তাদের সদস্যদের জন্যই শুধু কাজ করে। এমনকি গর্ভবতী মেয়েদেরও পাওনাও ঠিকমতো দেওয়া হয়নি।অনুষ্ঠানে বিজিএমইর সভাপতি রুবানা হক বলেন আমাদের তো মাস শেষে বেতন দিতে হয়। এই মহামারিতে অনেক ছোট ফ্যাক্টরি শেষ হয়ে গেছে। আপনারা উল্লেখ করেছেন আড়াই লাখ কর্মী তাদের চাকরি হারিয়েছেন। কিন্তু সেটি পুরো বাংলাদেশের। গার্মেন্টস সেক্টরে চাকরি হারিয়েছে প্রায় ৭৬ হাজার। এর মধ্যে অনেকেই বিভিন্ন চাকরিতেও যোগ দিয়েছেন। আমরাও করোনার সময় কর্মীদের সহযোগিতা করার চেষ্টা করেছি। বেশির ভাগ গার্মেন্টসই বোনাস নিশ্চিত করেছে। বায়াররা তো দাম কমিয়েছে শুধু। ট্রেড ইউনিয়ন তো কখনো দাম বাড়ানোর বিষয়ে বলতে শুনিনি। আমরা কর্মীদের স্বাস্থ্যবিষয়ে সচেতন ছিলাম। অনুষ্ঠানে আইএলওর প্রতিনিধি শামীমা সুলতানা বলেন গার্মেন্টস সেক্টরে প্রায় ৬০ শতাংশ নারী কর্মী কাজ করেন। করোনা নারী কর্মীদের খারাপ পরিস্থিতি সামনে নিয়ে এসেছে। তাই নারী কর্মীদের সুযোগসুবিধা নিশ্চিতে আইএলও সবার সঙ্গে এক হয়ে কাজ করতে চায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1797.csv b/Bangla_fin_news_articles/1797.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e595267e7b0acb698e70a1f646912a925a98c326 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1797.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1797,নতুন আইনেও শৃঙ্খলা ফেরেনি ভ্যাট আদায়ে,2020-12-10,রিয়াদ হোসেন,ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর আদায়ে শৃঙ্খলা আনতে সরকার ২০১৯ সালের জুলাই থেকে বহুল আলোচিত নতুন ভ্যাট আইন কার্যকর করেছে। প্রায় দেড় বছর পার হলেও ভ্যাট আদায় ব্যবস্থায় প্রত্যাশিত শৃঙ্খলা আসেনি। এখনো আদায় কার্যক্রম পুরোপুরি অনলাইনভিত্তিক করা যায়নি। অনলাইনে নিবন্ধন নিলেও অনেক প্রতিষ্ঠান ভ্যাট দিচ্ছে আগের পদ্ধতিতে।ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বিক্রিতে স্বচ্ছতা আনতে দুই বছর ধরে ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস বা ইএফডি ব্যবহারের কথা থাকলেও মাত্র শ খানেক প্রতিষ্ঠানে এটি ব্যবহার হচ্ছে। আইনের জটিলতায় বড় বড় প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে বিপুল অঙ্কের ভ্যাট আদায় অনিশ্চিত। অন্যদিকে দেশে অন্তত ৫ লাখ প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট নিবন্ধনের আওতায় আসার সামর্থ্য থাকলেও ভ্যাট নিবন্ধন নিয়েছে সোয়া ২ লাখের মতো প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে অর্ধেকও রিটার্ন জমা দিচ্ছে না। ফলে আদায়েও কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি নেই। এ অবস্থায় প্রতি বছর সরকারের দেওয়া বিপুল অঙ্কের ভ্যাট আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে সহজে আদায়যোগ্য খাতকেই বেছে নিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। যার বড় উদাহরণ বছর বছর মোবাইল ফোন গ্রাহকের ওপর বাড়তি কর সম্পূরক শুল্ক চাপানো। আবার অনেকে দেনদরবার করে ভোক্তাকে দেখিয়ে সরকারের কাছ থেকে বিপুল ভ্যাট ছাড় নিচ্ছেন কিন্তু এর সুবিধা যাচ্ছে না ভোক্তার কাছে। এরও তদারকি নেই। আবার মাঠ পর্যায়ে ব্যবসায়ীরাও হয়রানির অভিযোগ করছেন। অভিযোগ আসছে ছোট পুঁজির ব্যবসায়ীদের কাছ থেকেও।পরিস্থিতিকে আরো জটিল করেছে গত মার্চ থেকে শুরু হওয়া করোনা ভাইরাস। এর ফলে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমদানিরপ্তানিসহ স্থানীয় ব্যবসা। অপেক্ষাকৃত ছোট ব্যবসায়ীদের অভিযোগ পুঁজি হারানোর এমন পরিস্থিতির মধ্যেও ভ্যাট অফিসারদের চাপ বাড়ছে। আবার আমদানি পর্যায়ে অগ্রিম পরিশোধ করা ভ্যাট অ্যাডভান্স ট্যাক্স বা এটি পরবর্তীতে ফেরত পাওয়ার কথা থাকলেও তা পাওয়া যাচ্ছে না।অন্যদিকে এনবিআর বলছে বিক্রির ওপর প্রকৃত ভ্যাট সরকারের ঘরে আসছে না। অর্থাত্ নতুন আইন বাস্তবায়ন শুরু হওয়ার পরও পালটাপালটি অভিযোগ রয়ে গেছে। এমন বাস্তবতায় আজ দেশব্যাপী পালিত হচ্ছে জাতীয় ভ্যাট দিবস। ভ্যাট বিষয়ে ক্রেতাবিক্রেতাকে সচেতন করতে ২০১১ সাল থেকে সরকার জাতীয়ভাবে এ দিবসটি পালন করে আসছে।গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর ইত্তেফাককে বলেন বিশৃঙ্খলা আরো বেড়েছে। আমরা ভ্যাট আদায় ব্যবস্থাপনায় সফল তো হইইনি বরং পিছিয়ে পড়ছি। বহুল কাঙ্ক্ষিত অটোমেশনও হয়নি।বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন ইত্তেফাককে বলেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ওপর হয়রানি বেড়েছে। যেখান থেকে বিপুল ভ্যাট আদায় হয় সেখানে হাত না দিয়ে এনবিআর ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের আগে অটোমেশনের আওতায় আনতে চায়। এনবিআরকে আরো মানবিক হওয়া দরকার।করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় এবার জাতীয় ভ্যাট দিবসের অনুষ্ঠান ছোট পরিসরে পালন করা হচ্ছে। দেশব্যাপী এবার ১৪০ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে শীর্ষ ভ্যাট প্রদানকারীর পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে আজ এনবিআরে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে জাতীয়ভাবে ৯ শীর্ষ ভ্যাট প্রদানকারীকে সম্মাননা দেওয়া হবে। এতে অর্থমন্ত্রী উপস্থিত থাকতে পারেন। এবার ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য হলো মুজিববর্ষের অঙ্গীকার ইএফডিতে এনবিআর।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1798.csv b/Bangla_fin_news_articles/1798.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3766420c0908e98e7f8ccdb85cf9e462cf67075b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1798.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1798,ভারত থেকে ৫০ হাজার টন চাল আমদানি,2020-12-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারত থেকে আরো ৫০ হাজার টন ননবাসমতি চাল আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রীসভা কমিটি।আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল সভায় এ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল দেশের বাইরে থাকায় আইনমন্ত্রী সভায় সভাপতিত্ব করেন।সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু সালেহ মোস্তফা কামাল ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে জানান আন্তর্জাতিক কোটেশনের মাধ্যমে চলতি ২০২০২১ অর্থবছরে ৫০ হাজার টন ননবাসমতি সেদ্ধ চাল ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ভারতের মুম্বাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান এ চাল সরবরাহ করবে। মোংলা ও চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে এ চাল সরবরাহ করা হবে। চালের মূল্য কেজি প্রতি ৩৪ দশমিক ২৮ টাকা।এর আগে গত ২ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক কোটেশনের মাধ্যমে ২০২০২১ অর্থবছরে ভারতের বীরভূমির প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ৫০ হাজার টন ননবাশমতি সেদ্ধ চাল ক্রয়প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1799.csv b/Bangla_fin_news_articles/1799.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0df8992002ef8a4cd1c4c96484e841dbc11d44a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1799.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1799,ব্যাংকিং সেবায় নতুন মাইলফলকে ফ্লোরা সিস্টেম ও টেলিকম,2020-12-07,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের একমাত্র কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যার কোম্পানি হিসেবে নতুন মাইলফলক স্পর্শ করলো ফ্লোরা সিস্টেম। একই সময়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাংকিং সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান টেমেনস টি২৪এর মাধ্যমে ভিন্ন মাত্রার মাইলফলক ছুঁয়েছে ফ্লোরা টেলিকম। রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় ফ্লোরা ব্যাংক নামে বিশেষায়িত সফটওয়্যারে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের অসংখ্য এটিএমসহ এক হাজার ২৪টি শাখার ১ কোটি ৯ লাখ ৫১ হাজার ৭২৫টি হিসাব পরিচালনা হচ্ছে যা বাংলাদেশি কোনো ব্যাংকিং সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পরিচালনা হওয়া প্রথম ঘটনা। একই সময়ে টেমেনস টি২৪এর সফটওয়্যারের মাধ্যমে অগ্রণী ব্যাংকের ৯৫৮টি শাখাসহ সকল এটিএম মেশিনকে সংযুক্ত করে সেবা প্রদান করছে ফ্লোরা টেলিকম যা বাংলাদেশে এককভাবে সবচেয়ে বেশি ব্যাংকের ব্রাঞ্চকে সংযুক্ত করেছে।বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বুয়েট এবং যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সার্টিফিকেশন প্রতিষ্ঠানের গবেষণা অনুযায়ী সর্বনিম্ন সার্ভার কনফিগারেশনের আওতায় প্রতি সেকেন্ডে পাঁচ হাজার ৮৭৮টি লেনদেনে সক্ষম ফ্লোরা ব্যাংক। এই সেবার ফলে একই সময়ে রিয়েল টাইম ১০ হাজার ৭৮৬ জন গ্রাহককে ব্যাংকিং সেবার পাশাপাশি ২ কোটির বেশি হিসাব পরিচালনা করা ও ১ কোটি গ্রাহককে মোবাইল ফোন ভিত্তিক সেবা প্রদান করা সম্ভব।এ ব্যাপারে ফ্লোরা টেলিকমের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা সিওও শেখ জাওয়াহের আহমেদ বলেন ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প অনুসরণে দেশের আর্থিক খাতে তথ্য ব্যবস্থাপনায় নিরাপদ সেবা দেয়ার লক্ষ্যে ২০০৮ সালে টেমেনস টি২৪ এর সঙ্গে যাত্রা শুরু করে ফ্লোরা টেলিকম। এর আগে ১৯৯৭ সালের জুলাই মাসে ফ্লোরা ব্যাংক কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যারের প্রকল্প শুরু হয়। আমরা বাংলাদেশে স্থানীয় কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যার তৈরি এবং ফ্লোরা টেলিকমের তত্ত্বাবধায়নে টেমেনস টি২৪ কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যার নিয়ে সবচেয়ে বড় ব্যাংকিং সেবার সঙ্গে সংযুক্ত রয়েছি।প্রসঙ্গত বিভিন্ন ব্যাংক ও সরকারি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বিশ্বখ্যাত বড় ব্রান্ডের আইটি প্রডাক্ট যেমন এইচপি ডেল সিসকো ইত্যাদি ও সফটওয়্যার টেমেনস টি২৪ ফ্লোরাব্যাংক মাইক্রোসফট ওরাকল ইত্যাদি সরবরাহ বাস্তবায়ন ও সেবা প্রদান করে আসছে। ফ্লোরা টেলিকমের সফল বাস্তবায়িত প্রকল্পের মধ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রণী ব্যাংক বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রাষ্ট ব্যাংক সীমান্ত ব্যাংক মিডল্যান্ড ব্যাংক যমুনা ব্যাংক মিউচুয়্যাল ট্রাস্ট ব্যাংক এনসিসিবিএল এনবিআর বাংলাদেশ পাসপোর্ট অধিদপ্তর শিক্ষা মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন গ্রামীণফোন রবি এয়ারটেল ইত্যাদি।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1800.csv b/Bangla_fin_news_articles/1800.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..af0d6b89abc62d600b026c77c24ff8ecf60d1e4f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1800.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1800,আমদানির ব্যয় কমায় কমেছে বাণিজ্যঘাটতি,2020-12-06,রেজাউল হক কৌশিক,প্রতিনিয়ত বাণিজ্যঘাটতি বাড়ছিল। ফলে অর্থনীতিতে একধরনের অস্বস্তি তৈরি হচ্ছিল। করোনাকালীন সময়ে রপ্তানি কমে যাওয়ায় বাণিজ্যঘাটতি আরো বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হয়েছিল। তবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে রপ্তানি বাণিজ্য। অন্যদিকে করোনার সময়ে আমদানি কম হওয়ায় বাণিজ্যঘাটতি কমেছে। চলতি অর্থবছরের ২০২০২১ প্রথম চার মাস জুলাই থেকে অক্টোবরে বাণিজ্যঘাটতি ৪৩ শতাংশ কমে এসেছে। অপরদিকে বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যের ঘাটতি থেকে এখন উদ্বৃত্ত হয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাবে দেখা গেছে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আমদানি ব্যয় কমেছে। কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন করোনার কারণে বৈদেশিক বাণিজ্য প্রায় বন্ধ ছিল। ফলে বিলাসী ও প্রয়োজনীয় কোনো পণ্যই তেমন আমদানি হয়নি। আবার অভ্যন্তরীণ বাজারে বিনিয়োগের চাহিদা ছিল না বললেই চলে। এতে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিও কমেছে। এর সঙ্গে অর্থবছরের প্রথম থেকেই রপ্তানি বাণিজ্য ঘুরে দাঁড়িয়েছে। করোনার শুরুতে যেভাবে রপ্তানি কমতে শুরু করেছিল তাতে সবাই আশঙ্কা প্রকাশ করেছিল যে বাণিজ্যঘাটতি আরো বাড়বে। তবে তেমনটা হয়নি। অন্যদিকে এ সময়ে দেশে রেমিট্যান্সের পরিমাণও আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় বেড়েছে যা দেশের অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক ভূমিকা পালন করেছে।প্রতিবেদনে দেখা গেছে চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে বাণিজ্যঘাটতি কমে দাঁড়িয়েছে ৩২৩ কোটি ৬০ লাখ ডলার বা ২৭ হাজার ৫০৬ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে বাণিজ্যঘাটতি ছিল ৫৭২ কোটি ৯০ লাখ ডলার। অর্থাত্ এ সময়ে বাণিজ্যঘাটতি আগের অর্থবছরের চেয়ে ২৪৯ কোটি ৩০ লাখ ডলার কমেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ হলো ২১ হাজার ১৯০ কোটি ৫০ লাখ টাকা।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে জুলাইঅক্টোবর আমদানিতে ১২ দশমিক ৯৯ শতাংশ নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এ সময়ে ১ হাজার ৫৭৮ কোটি ৪০ লাখ ডলারের আমদানি হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ১ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা। আলোচ্য চার মাসে রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১ দশমিক ১০ শতাংশ। এসময়ে ১ হাজার ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলারের রপ্তানি হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১ লাখ ৬ হাজার ৪৮৮ কোটি টাকা।এদিকে আলোচ্য সময়ে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সও বেড়েছে। রপ্তানি বাড়ায় এবং আমদানিজনিত চাপ কম থাকায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে গেছে। সম্প্রতি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪১ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। লেনদেন ভারসাম্যের ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের মাসিক প্রতিবেদনের তথ্য মতে চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত দাঁড়িয়েছে ৪০৫ কোটি ৪০ লাখ ডলার। ২০১৯২০ অর্থবছরের একই সময়ে চলতি হিসাবের ঘাটতি ছিল ১৫২ কোটি ১০ লাখ ডলার।আরো পড়ুন ...ভ্যাকসিন বাংলাদেশের প্রস্তুতি কতটুকুঅন্যদিকে সেবা খাতের বাণিজ্যঘাটতিও কমেছে। গত অর্থবছরের জুলাইঅক্টোবর সময়ে এ খাতের ঘাটতি ছিল ১১১ কোটি ৩০ লাখ ডলার। চলতি বছরে তা কমে ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলারে নেমে এসেছে। মূলত বিমা ভ্রমণ ইত্যাদি খাতের আয়ব্যয় হিসাব করে সেবা খাতের বাণিজ্যঘাটতি পরিমাপ করা হয়।বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে আরো দেখা গেছে চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে কোটি ডলারের প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ এফডিআই বাংলাদেশে এসেছে। তবে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে কমেছে। গত বছরের একই সময়ে এসেছিল ১০৪ কোটি ডলার। এ হিসেবে চার মাসে এফডিআই কমেছে ৩০ দশমিক ৭৭ শতাংশ।উল্লেখ্য রপ্তানি আয়ের চেয়ে আমদানি ব্যয় যেটুকু বেশি তার পার্থক্যই বাণিজ্যঘাটতি। আর চলতি হিসাবের মাধ্যমে দেশের নিয়মিত বৈদেশিক লেনদেন পরিস্থিতি বোঝানো হয়। আমদানিরপ্তানিসহ অন্যান্য নিয়মিত আয়ব্যয় এতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকে। এখানে উদ্বৃত্ত হলে চলতি লেনদেনের জন্য দেশকে কোনো ঋণ করতে হয় না। আর ঘাটতি থাকলে সরকারকে ঋণ নিয়ে তা পূরণ করতে হয়।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1801.csv b/Bangla_fin_news_articles/1801.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..073cabe2d612b63caa0b6aadbde1aedfd2de5038 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1801.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1801,বাংলাদেশ ভুটানের বেশির ভাগ পণ্যই শুল্কমুক্ত সুবিধা পেতে যাচ্ছে,2020-12-06,রিয়াদ হোসেন,শুল্কমুক্ত পণ্য আমদানিরপ্তানির লক্ষ্যে বহুল আলোচিত মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির পথে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক পদক্ষেপ শুরু হচ্ছে আজ রবিবার। দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভুটানের সঙ্গে অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি পিটিএ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আজকের চুক্তির মধ্য দিয়ে প্রথম দ্বিপাক্ষিক এফটিএ বা পিটিএ জগতে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এর আগে কোনো দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের এ ধরনের চুক্তি নেই। তবে আঞ্চলিক কিছু চুক্তির সঙ্গে রয়েছে। ফলে এই চুক্তিকে ঐতিহাসিক হিসেবে বিবেচনা করছেন সংশ্লিষ্টরা। কেননা এর মাধ্যমে উভয় দেশের বেশির ভাগ পণ্যের আমদানিরপ্তানিতে শুল্কমুক্ত বাণিজ্য শুরু হবে।অন্যদিকে ভুটানের সঙ্গে বাংলাদেশের জন্য আজকের দিনটিও ঐতিহাসিকভাবে তাত্পর্যপূর্ণ। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধে ভুটান বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রথম স্বীকৃতি দানকারী দেশ। সেই স্বীকৃতি ছিল আজকের দিনে অর্থাত্ ৬ ডিসেম্বর। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে রাজধানীর রমনায় বাংলাদেশের ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে সাবেক রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনসুগন্ধা এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ডা. লোটে শেরিং ভার্চুয়ালি এতে উপস্থিত থাকবেন। চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করবেন উভয় দেশের বাণিজ্যমন্ত্রী।ভুটানের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ খুব বেশি নয়। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী সর্বশেষ ২০১৯২০ অর্থবছরে উভয় দেশের বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল প্রায় সাড়ে চার কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ। এর মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ৪৪ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানির বিপরীতে আমদানি করেছে ৪ কোটি ডলারের পণ্য। তা সত্ত্বেও অর্থনীতিবিদরা এই চুক্তিকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করছেন।পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর গতকাল ইত্তেফাককে বলেন ভুটানের সঙ্গে পিটিএ হবে প্রথম কোনো দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের শুল্কমুক্ত বাণিজ্যের চুক্তি। বাণিজ্যের বিবেচনায় গুরুত্বপূর্ণ না হলেও এটি বাংলাদেশের জন্য ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। এর মাধ্যমে পরবর্তী চুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অভিজ্ঞতা অর্জন করবে।বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউওটিও সেলের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে আগে থেকেই উভয় দেশের কিছু পণ্য আমদানিরপ্তানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা পায়। তবে পিটিএ স্বাক্ষরের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ ভুটানের বাজারে প্রায় ১০০টি পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে। আর বাংলাদেশে ভুটানের ৩৪টি পণ্য এই সুবিধা পাবে। ডব্লিউওটিও সেলের মহাপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান ইত্তেফাককে বলেন এর মাধ্যমে উভয় দেশের আমদানিরপ্তানিকৃত পণ্যের বেশির ভাগই শুল্কমুক্ত সুবিধার আওতায় চলে আসবে।এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রালয় আরো অন্তত ১১টি দেশের সঙ্গে এফটিএ কিংবা পিটিএ করতে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি আগামী দুইতিন বছরে আরো ১১টি দেশের সঙ্গে এ ধরনের চুক্তি হবে বলে আশার কথা জানিয়েছেন। বিশেষত স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আগামী ২০২৪ সালে স্বীকৃতি পাওয়ার পর বিশ্বের অনেক দেশের শুল্কমুক্ত রপ্তানিসুবিধা হারানোর পরিস্থিতিতে বিশ্ববাণিজ্যে টিকে থাকতে এ ধরনের চুক্তি করতে হবে বলে জানান তিনি।যদিও ঢালাও এফটিএ বা পিটিএতে আপত্তি রয়েছে রাজস্ব আদায়কারী প্রতিষ্ঠান জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর। এনবিআর সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি পাঠিয়ে যেসব দেশে বাংলাদেশের রপ্তানির চেয়ে আমদানি বেশি ঐসব দেশের সঙ্গে এ ধরনের চুক্তির বিষয়ে আপত্তির কথা জানিয়েছে। কেননা এতে বাংলাদেশকে রাজস্ব ছাড় দিতে হবে বেশি।তবে অর্থনীতিবিদরা মনে করেন বাস্তবতা বিবেচনায় বাংলাদেশকে এফটিএ পিটিএ কিংবা এ ধরনের আঞ্চলিক চুক্তিতে যেতেই হবে।ভুটান ছাড়াও যেসব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা চলছে ঐ তালিকায় রয়েছেথাইল্যান্ড ইন্দোনেশিয়া মালয়েশিয়া ব্রাজিল আর্জেন্টিনা প্যারাগুয়ে উরুগুয়ে শ্রীলঙ্কা ভিয়েতনাম তুরস্ক ফিলিস্তিন পাকিস্তান সৌদি আরব।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1802.csv b/Bangla_fin_news_articles/1802.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cfe2f3b6866aae426dd9d9e8cd6d2f1d49530f5f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1802.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1802,এবার ডিজিটাল ব্যবসায় শুল্ক বসাচ্ছে দক্ষিণপূর্ব এশিয়া,2020-12-05,মো শাহাদাত হোসেন নিশাদ,করোনার মহামারিতে অর্থনীতিতে ধস নামলেও চলমান পরিস্থিতিতে চাঙ্গা হয়ে উঠেছে ডিজিটাল ব্যবসা খাত। রীতিমতো জাদুর কাঠির ছোঁয়া লেগেছে ডিজিটাল ব্যবসায়। করোনা পরিস্থিতিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কেনার জন্য করোনা আতঙ্কের কারণে মানুষ বাইরে না গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমেই কেনাকাটার ওপর বেশি ঝুঁকছেন। আর এই সুযোগে হঠাৎ চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ফুলেফেঁপে উঠেছে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থভান্ডার। তবে সীমান্তহীন এ ব্যবসায় মালিকপক্ষের পকেট ভরলেও অনেকটা বঞ্চিতই থেকে যাচ্ছে ব্যাবসায়িক অঞ্চল বা ভোক্তা দেশগুলো।এ পরিস্থিতি থেকে উত্তোরণে ডিজিটাল ব্যবসায় শুল্ক আরোপ করছে দক্ষিণপূর্ব এশিয়া তথা আসিয়ানভুক্ত দেশগুলো। ৬৫ কোটি জনসংখ্যার এ অঞ্চলে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো এককভাবে যে মুনাফা নিয়ে যাচ্ছে তার ওপর এবার ভাগ বসাতে চলেছে দেশগুলো। থাইল্যান্ড ইন্দোনেশিয়া সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়া ইতিমধ্যেই নতুন শুল্ক আরোপ করেছে আর তা না হলে আরোপের পথে রয়েছে। মার্কিন টেক জায়ান্টদের নতুন ডিজিটাল কর পরিশোধ করতে অনুরোধ জানিয়েছে ফ্রান্স। ইতিমধ্যে ইউরোপের বেশকিছু দেশ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ডিজিটাল পরিষেবা কর চালু করেছে। বহুজাতিক ব্যবসার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানগুলো কীভাবে কর পরিশোধ করবেসে বিষয়ে আন্তর্জাতিক শুল্ক আইন সংশোধনের চেষ্টা করছে অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং উন্নয়ন সংস্থা ওইসিডি।কর বিশেষজ্ঞরা বলছেন করপোরেট আয়কর মূল্যায়ন হয় সাধারণত যেখানে কোনো সংস্থার শারীরিক উপস্থিতি থাকে সেখানে বিদেশি বাজারগুলোতে নয়। এর ফলে একটি বৈষম্যমূলক বাজার তৈরি হয় যেখানে স্থানীয় ডিজিটাল ব্যবসায়ীদের কর দিতে হলেও নিয়মের ফাঁকফোকর দিয়ে বেরিয়ে যায় বিদেশিরা। এ সংকট নিরসনে ওইসিডি ১৩০টির বেশি দেশকে নিয়ে একটি আন্তর্জাতিক ফ্রেমওয়ার্ক তৈরির চেষ্টা করলেও ইতিমধ্যে এশিয়ার কিছু দেশ তাদের নিজস্ব নীতি কার্যকর করেছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1803.csv b/Bangla_fin_news_articles/1803.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a887c000553c09903490c437828e517b4ba0b979 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1803.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1803,একক নামে ৫০ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে না,2020-12-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতীয় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের সীমা কমিয়েছে সরকার। নতুন নিয়ম অনুযায়ী একক নামে ৫০ লাখ এবং যৌথ নামে ১ কোটি টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে না। বৃহস্পতিবার অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সঞ্চয় শাখা এক প্রজ্ঞাপনে বিনিয়োগের সীমা নির্ধারণ করা হয়। বর্তমানে একক নামে সর্বোচ্চ ১ কোটি ৫৫ লাখ এবং যৌথ নামে ২ কোটি ১৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে সঞ্চয়পত্র রুলস ১৯৭৭ এবং পরিবার সঞ্চয়পত্র নীতিমালা ২০০৯ এ বিনিয়োগের ঊর্ধ্বসীমা বিষয়ে যাহাই বলা থাকুক না কেন সরকার পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র এবং পরিবার সঞ্চয়পত্র তিনটি স্কিমের বিপরীতে সমন্বিত বিনিয়োগের ঊর্ধ্বসীমা একক নামে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা অথবা যৌথ নামে সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা নির্ধারণ করিল। ৩ ডিসেম্বর থেকেই এ নির্দেশনা কার্যকর হবে।উল্লেখ্য গত ১ জুলাই থেকে জাতীয় সঞ্চয় স্কিম অনলাইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় সারাদেশে সঞ্চয়পত্র বিক্রি কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ক্রেতা বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংক জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর বা ডাকঘর যেখান থেকেই সঞ্চয়পত্র কেনা হোক না কেন সব তথ্য জমা হচ্ছে নির্দিষ্ট একটি ডাটাবেইজে। ১ লাখ টাকার বেশি হলে ক্রেতাকে কর শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন দিতে হচ্ছে। এছাড়া সবধরনের লেনদেন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।উল্লেখ্য করোনার এই সময়কালে সঞ্চয়পত্র বিক্রি বেড়েই চলেছে। করের হার বাড়িয়ে কড়াকড়ি আরোপ করার পরেও সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেনি। মূলত বিনিয়োগ তুলনামূলক নিরাপদ হওয়ায় সাধারণ মানুষ সঞ্চয়পত্রে আগ্রহী। বাজেট ঘাটতি মেটাতে সরকার চলতি ২০২০২১ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ করার যে লক্ষ্য ধরেছিল তার প্রায় ৬০ শতাংশ তিন মাসেই জুলাইসেপ্টেম্বর নেওয়া হয়ে গেছে। সর্বশেষ সেপ্টেম্বর মাসে এই খাত থেকে ৪ হাজার ২০৭ কোটি ২৭ লাখ টাকা ঋণ নিতে হয়েছে সরকারকে যা গত দেড় বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। চলতি অর্থবছরের বাজেটে সরকার সঞ্চয়পত্র থেকে যে ২০ হাজার কোটি টাকা ধার করার লক্ষ্য ধরেছে তার ১১ হাজার ৬৬২ কোটি ৩১ লাখ টাকা তিন মাসেই নিয়ে ফেলেছে।জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী এই তিন মাসে ১১ হাজার ৬৬২ কোটি ৩১ লাখ টাকা টাকার নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এই অঙ্ক গত ২০১৯২০ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় আড়াই গুণ বেশি। গত ২০১৯২০ অর্থবছরের জুলাইসেপ্টেম্বর সময়ে ৪ হাজার ৬৯৮ কোটি ৭ লাখ টাকার নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছিল।গত বছরের সেপ্টেম্বরে এই বিক্রির পরিমাণ ছিল ৯৮৫ কোটি ৭১ লাখ টাকা। এ হিসাবে দেখা যাচ্ছে গত বছরের সেপ্টেম্বরের চেয়ে এবার সেপ্টেম্বরে নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি বেড়েছে ৩২৭ শতাংশ। ২০১৯২০ অর্থবছরের পুরো সময়ে মোট ১৪ হাজার ৪২৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকার নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছিল। বিশ্লেষকরা বলছেন ব্যাংকের তুলনায় সঞ্চয়পত্রে সুদের হার তুলনামূলক বেশি হওয়ায় সাধারণ মানুষ বিনিয়োগ করছে। কিন্তু এবার সঞ্চয়পত্রে লাগাম টানতে সীমা কমিয়ে দেওয়া হলো।উল্লেখ্য বাজেট ঘাটতি মেটাতে ২০১৯২০ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র থেকে ২৭ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ধরেছিল সরকার। বিক্রি কমায় বছরের মাঝামাঝিতে এসে সেই লক্ষ্য কমিয়ে ১১ হাজার ৯২৪ কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়। কিন্তু জুন মাসে অস্বাভাবিক বিক্রির কারণে সঞ্চয়পত্র থেকে সরকারের ঋণ গ্রহণের পরিমাণ অর্থবছর শেষে ১৪ হাজার ৪২৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকায় গিয়ে ঠেকে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1804.csv b/Bangla_fin_news_articles/1804.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b821a864ef58510b08ad009f9a301c5987047712 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1804.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1804,নভেম্বরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রপ্তানি কমেছে ৮ শতাংশ,2020-12-04,রিয়াদ হোসেন,বিশ্বব্যাপী বিশেষত ইউরোপে করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে বাংলাদেশের রপ্তানির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা করা হলেও এখনো বড় আঘাত লাগেনি। সর্বশেষ নভেম্বর মাসের হিসাবে বাংলাদেশের রপ্তানি কমেনি। বরং গত বছরের নভেম্বরের চেয়ে সামান্য শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ বেড়েছে। বাংলাদেশের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি প্রকাশিত হিসাব অনুযায়ী সদ্য সমাপ্ত নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ ৩০৭ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ পণ্য রপ্তানি করেছে।গত বছরের নভেম্বরে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩০৫ কোটি ৫৯ লাখ ডলারের। অর্থাত্ আলোচ্য সময়ে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ২০০ কোটি টাকার। অবশ্য নভেম্বরে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বাংলাদেশের রপ্তানি কমেছে ৮ দশমিক ২০ শতাংশ। এই সময়ে তৈরি পোশাকসহ বেশিরভাগ পণ্যই রপ্তানির লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি।এছাড়া ইপিবির হিসাব অনুযায়ী চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসজুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত সময়ে সার্বিকভাবে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ১ শতাংশ শূন্য দশমিক ৯৩ শতাংশ। গত পাঁচ মাসে বাংলাদেশ বিশ্ব বাজারে মোট রপ্তানি করেছে ১ হাজার ৫৯২ কোটি ৩৬ লাখ ডলারের পণ্য। পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৫৭৭ কোটি ৭১ লাখ ডলারের পণ্য।করোনার এই ক্রান্তিকালেও রপ্তানি না কমে যাওয়াকেই ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন রপ্তানিকারকরা। বাংলাদেশের রপ্তানির ৮৪ শতাংশই আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। এ খাতের অন্যতম রপ্তানিকারক ও পোশাকশিল্প উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালক শহীদুল হক মুকুল ইত্তেফাককে বলেন ক্রেতারা এখন তাদের গুদামে কোনো পণ্য জমা রাখতে চাইছেন না। অল্প অল্প করে ক্রয়াদেশ দিচ্ছেন কিন্তু রপ্তানি আদেশ রয়েছে। কেউ কেউ হয়তো পণ্য নেওয়া পিছিয়ে দিচ্ছেন কিন্তু বাতিল করছেন না। বর্তমানে করোনার দ্বিতীয় প্রবাহের পরিস্থিতির মধ্যেও রপ্তানি না কমে যাওয়াই ইতিবাচক দিক।এছাড়া সম্প্রতি যুক্তরাজ্য করোনা ভাইরাসের টিকা অনুমোদন দেওয়ার পর মানুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস তৈরি হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন এর ফলে নতুন করে রপ্তানি বাড়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে। সেক্ষেত্রে আগামী দুইতিন মাস টিকে থাকতে পারলে উদ্যোক্তাদের জন্য সামনে সুদিন আসছে বলেও আশার কথা জানান তিনি।বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের যেসব বড় ব্র্যান্ড পোশাকপণ্য ক্রয় করে তাদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে বড় ক্রয়াদেশ দিয়ে তারা ঝুঁকি নিতে চাইছেন না। এ কারণে অল্প অল্প করে ক্রয়াদেশ দিচ্ছেন। এছাড়া চাহিদা কিছুটা কম হলেও বাংলাদেশের বেশির ভাগ কারখানা যেহেতু অপেক্ষাকৃত কম দামের সাধারণ মানের এবং প্রয়োজনীয় পোশাক তৈরি করেফলে এখানকার রপ্তানিকারকরা ক্রয়াদেশ পাচ্ছেন।ইপিবির পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত পাঁচ মাসে সার্বিকভাবে তৈরি পোশাক রপ্তানি কমেছে ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১ হাজার ২৮৯ কোটি ৪৭ লাখ ডলারের। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এই খাতের রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৩০৮ কোটি ৮৭ লাখ ডলারের।তৈরি পোশাক ছাড়াও গত পাঁচ মাসে রপ্তানি কমার তালিকায় রয়েছে হিমায়িত খাদ্য ১ দশমিক ১২ শতাংশ প্লাস্টিক পণ্য ১০ শতাংশ চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য ৮ দশমিক ৩২ শতাংশ বিশেষায়িত টেক্সটাইল ২ দশমিক ১৬ শতাংশ সমুদ্রগামী জাহাজ ৭১ শতাংশ। অন্যদিকে আলোচ্য সময়ে রপ্তানি বাড়ার তালিকায় রয়েছে কৃষিজাত পণ্য শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ কেমিক্যাল পণ্য ১৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ হস্তশিল্প পণ্য ৪৭ শতাংশ পাট ও পাটজাত পণ্য ৩৭ শতাংশ হোম টেক্সটাইল ৫১ শতাংশ এবং অন্যান্য খাতের পণ্য ১ দশমিক ৯৭ শতাংশ।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1805.csv b/Bangla_fin_news_articles/1805.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..151b5b85d518e507bfa06af5aa2346d9c6079023 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1805.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1805,২০২৪ সালের পরও ব্রিটেনে রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় বাংলাদেশ,2020-12-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আগামী ২০২৪ সাল নাগাদ আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পেলে রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা হারাতে হবে। ইউরোপে বাংলাদেশ আরো তিন বছর অর্থাত্ ২০২৭ সাল পর্যন্ত এ সুবিধা পাবে। কিন্তু যুক্তরাজ্য যেহেতু ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইইউ থেকে বের হয়ে গেছে ব্রেক্সিট ফলে সেখানে ২০২৪এর পর এ সুবিধা হারাতে পারে বাংলাদেশ। এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে দেওয়া চলমান শুল্কমুক্ত সুবিধা ২০২৪ সালের পরও অব্যাহত রাখতে দেশটিকে অনুরোধ জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।বৃহস্পতিবার রাজধানীতে বাণিজ্যমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে তার সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটেনের হাইকমিশনার রবার্ট ডিকসনের বৈঠকে তিনি এ আহ্বান জানান।তিনি বলেন ব্রিটেন বাংলাদেশকে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে চলমান সুযোগসুবিধাগুলো প্রদান অব্যাহত রাখবে বলে আশা করছি। বাংলাদেশ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি এফটিএ অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি পিটিএ করার মাধ্যমে বাণিজ্য সুবিধা সৃষ্টি জন্য চেষ্টা শুরু করেছে।বাণিজ্যমন্ত্রী আরো বলেন ব্রিটেন বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম রপ্তানি বাজার। উভয় দেশের বাণিজ্য বৃদ্ধি করার প্রচুর সুযোগ রয়েছে। ব্রেক্সিটের পর নতুন বাণিজ্যনীতিতে যুক্তরাজ্য বাংলাদেশকে গুরুত্ব দেবে বলে আশার কথা জানিয়ে তিনি বাংলাদেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরে সেখানকার বিনিয়োগকারীদের এখানে বিনিয়োগের আহ্বান জানান।তিনি বলেন চীন জাপান কোরিয়া ভারতসহ বেশ কিছু দেশ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ইজেড বিনিয়োগে এগিয়ে এসেছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশে বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তুলতে যুক্তরাজ্যের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।বাংলাদেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ এবং বাণিজ্যসুবিধা অব্যাহত থাকবে উল্লেখ করে এ সময় ব্রিটেনের রাষ্ট্রদূত বলেন ব্রেক্সিট পররর্তী সময়ে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ব্রিটেন বাংলাদেশকে গুরুত্ব দিচ্ছে। উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৈঠক করে এ বিষয়ে বিস্তারিত কার্যক্রম গ্রহণ করা সম্ভব।উল্লেখ্য গত অর্থবছর বাংলাদেশ ব্রিটেনে রপ্তানি করেছে ৩৪৫ কোটি ৩৯ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ পণ্য। একই সময়ে আমদানি করেছে ৪১ কোটি ডলারের।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1806.csv b/Bangla_fin_news_articles/1806.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ffa87fea7de2d0097427d3bec6b974935c46e07a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1806.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1806,বড় সমস্যাটা ‘মিস টার্গেটিং’,2020-12-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন করোনা ভাইরাসের কারণে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা দিতে সরকার অর্থ পাঠাচ্ছে কিন্তু তার বড় একটা অংশ যাদের কাছে যাওয়ার কথা তাদের কাছে যাচ্ছে না বা অনেকেই সহায়তা পাচ্ছেন না। কেন যাচ্ছে না সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও অর্থসচিবকে অনুরোধ করেন তিনি।তিনি বলেন সবচেয়ে বড় সমস্যাটা হলো মিস টার্গেটিং। এর ফলে আমরা সার্বিকভাবে রিটার্ন কম পাচ্ছি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অর্থ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে কোভিড১৯ মোকাবিলা এবং টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে বাংলাদেশ সরকারের নেওয়া প্রণোদনা প্যাকেজের দ্বিতীয় পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন তিনি।সিরিজ সভার দ্বিতীয় দিনে কর্মসৃজন ও গ্রামীণ অর্থনীতি পুনরুজ্জীবন শীর্ষক মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির। সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অর্থ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব আবদুর রউফ তালুকদার। প্যানেল আলোচক ছিলেন এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. মাসুদুর রহমান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি সম্মাননীয় ফেলো অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এডিবি কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. মনমোহন প্রকাশ এফবিসিসিআইর সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সদস্য ড. শামসুল আলম।প্রণোদনা বাস্তবায়নের বিষয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন সরকারি নির্দেশনা মানতে বাধ্য ব্যাংকগুলো। যদি কোনো ব্যাংক না মানে তাহলে প্রয়োজনে ব্যবস্থা নিতে হবে। ক্ষুদ্র শিল্পে প্রণোদনার অর্থের বিষয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন দেশের এসএমই খাতে টাকা যাচ্ছে না এর বড় কারণ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সঙ্গে ব্যাংকের যোগাযোগ নেই তারা ব্যাংকে যান না। তাদেরকে ব্যাংকের আওতায় আনতে উদ্যোগ নিতে হবে।এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ বলেন করোনা ভাইরাসের প্রথম ধাক্কা বাংলাদেশ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করেছে।অর্থসচিব বলেন ৫ হাজার কোটি টাকার তহবিলের মধ্যে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কৃষিঋণ বিতরণ হয়েছে মাত্র ২ হাজার ৫৬০ কোটি টাকা। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারাও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ২০ হাজার কোটি টাকার তহবিল ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু নভেম্বর পর্যন্ত তাদের ঋণ বিতরণ করা হয়েছে ৮ হাজার ২১৮ কোটি টাকা। গুরুত্বপূর্ণ খাত হলেও ব্যাংকগুলো অনীহা দেখিয়েছে। এর কারণ জানতে চাওয়া হয়েছে।এফবিসিসিআই প্রেসিডেন্ট শেখ ফজলে ফাহিম বলেন প্রণোদনার এসএমই ঋণ কার্যকর করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ করা হচ্ছে। এফবিসিসিআই বিভিন্ন চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গেও যোগাযোগ অব্যাহত রাখছে। তার পরও ঋণ বিতরণ কম। এর গতি বাড়াতে হবে।বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির বলেন সব প্যাকেজেই ঋণ বিতরণ কম হয়েছে। ডিসেম্বরে পুরোটাই সম্ভব না হলেও ৯০ শতাংশ বিতরণ করা সম্ভব হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1807.csv b/Bangla_fin_news_articles/1807.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e1fd5b7fdd9acb3451023baa68db0bf3353fd971 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1807.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1807,নভেম্বরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রপ্তানি কমেছে ৮ শতাংশ,2020-12-04,রিয়াদ হোসেন,বিশ্বব্যাপী বিশেষত ইউরোপে করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে বাংলাদেশের রপ্তানির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা করা হলেও এখনো বড় আঘাত লাগেনি। সর্বশেষ নভেম্বর মাসের হিসাবে বাংলাদেশের রপ্তানি কমেনি। বরং গত বছরের নভেম্বরের চেয়ে সামান্য শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ বেড়েছে।বাংলাদেশের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি প্রকাশিত হিসাব অনুযায়ী সদ্য সমাপ্ত নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ ৩০৭ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ পণ্য রপ্তানি করেছে। গত বছরের নভেম্বরে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩০৫ কোটি ৫৯ লাখ ডলারের। অর্থাত্ আলোচ্য সময়ে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ২০০ কোটি টাকার। অবশ্য নভেম্বরে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বাংলাদেশের রপ্তানি কমেছে ৮ দশমিক ২০ শতাংশ। এই সময়ে তৈরি পোশাকসহ বেশিরভাগ পণ্যই রপ্তানির লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি।এছাড়া ইপিবির হিসাব অনুযায়ী চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসজুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত সময়ে সার্বিকভাবে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ১ শতাংশ শূন্য দশমিক ৯৩ শতাংশ। গত পাঁচ মাসে বাংলাদেশ বিশ্ব বাজারে মোট রপ্তানি করেছে ১ হাজার ৫৯২ কোটি ৩৬ লাখ ডলারের পণ্য। পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৫৭৭ কোটি ৭১ লাখ ডলারের পণ্য।করোনার এই ক্রান্তিকালেও রপ্তানি না কমে যাওয়াকেই ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন রপ্তানিকারকরা। বাংলাদেশের রপ্তানির ৮৪ শতাংশই আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। এ খাতের অন্যতম রপ্তানিকারক ও পোশাকশিল্প উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালক শহীদুল হক মুকুল ইত্তেফাককে বলেন ক্রেতারা এখন তাদের গুদামে কোনো পণ্য জমা রাখতে চাইছেন না। অল্প অল্প করে ক্রয়াদেশ দিচ্ছেন কিন্তু রপ্তানি আদেশ রয়েছে। কেউ কেউ হয়তো পণ্য নেওয়া পিছিয়ে দিচ্ছেন কিন্তু বাতিল করছেন না। বর্তমানে করোনার দ্বিতীয় প্রবাহের পরিস্থিতির মধ্যেও রপ্তানি না কমে যাওয়াই ইতিবাচক দিক।এছাড়া সম্প্রতি যুক্তরাজ্য করোনা ভাইরাসের টিকা অনুমোদন দেওয়ার পর মানুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস তৈরি হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন এর ফলে নতুন করে রপ্তানি বাড়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে। সেক্ষেত্রে আগামী দুইতিন মাস টিকে থাকতে পারলে উদ্যোক্তাদের জন্য সামনে সুদিন আসছে বলেও আশার কথা জানান তিনি।বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের যেসব বড় ব্র্যান্ড পোশাকপণ্য ক্রয় করে তাদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে বড় ক্রয়াদেশ দিয়ে তারা ঝুঁকি নিতে চাইছেন না। এ কারণে অল্প অল্প করে ক্রয়াদেশ দিচ্ছেন। এছাড়া চাহিদা কিছুটা কম হলেও বাংলাদেশের বেশির ভাগ কারখানা যেহেতু অপেক্ষাকৃত কম দামের সাধারণ মানের এবং প্রয়োজনীয় পোশাক তৈরি করেফলে এখানকার রপ্তানিকারকরা ক্রয়াদেশ পাচ্ছেন।ইপিবির পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত পাঁচ মাসে সার্বিকভাবে তৈরি পোশাক রপ্তানি কমেছে ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১ হাজার ২৮৯ কোটি ৪৭ লাখ ডলারের। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এই খাতের রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৩০৮ কোটি ৮৭ লাখ ডলারের।তৈরি পোশাক ছাড়াও গত পাঁচ মাসে রপ্তানি কমার তালিকায় রয়েছে হিমায়িত খাদ্য ১ দশমিক ১২ শতাংশ প্লাস্টিক পণ্য ১০ শতাংশ চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য ৮ দশমিক ৩২ শতাংশ বিশেষায়িত টেক্সটাইল ২ দশমিক ১৬ শতাংশ সমুদ্রগামী জাহাজ ৭১ শতাংশ। অন্যদিকে আলোচ্য সময়ে রপ্তানি বাড়ার তালিকায় রয়েছে কৃষিজাত পণ্য শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ কেমিক্যাল পণ্য ১৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ হস্তশিল্প পণ্য ৪৭ শতাংশ পাট ও পাটজাত পণ্য ৩৭ শতাংশ হোম টেক্সটাইল ৫১ শতাংশ এবং অন্যান্য খাতের পণ্য ১ দশমিক ৯৭ শতাংশ।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1808.csv b/Bangla_fin_news_articles/1808.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ea06d6577dbfd4e1f57f0255f9923fd96bf53622 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1808.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1808,বাংলাদেশ ভ্যাটবার এসোসিয়েশনের সভাপতি নূরুল সম্পাদক হাফিজুর,2020-12-03,অনলাইন ডেস্ক,মুজিববর্ষে মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট পেশাজীবীদের নিয়ে গঠিত হলো বাংলাদেশ ভ্যাটবার এসোসিয়েশন। গত ১ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখের সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে ৯ সদস্য বিশিষ্ট কার্য নির্বাহী কমিটি গঠিত হয়।তিন বছর মেয়াদী প্রথম কার্য নির্বাহী কমিটির নির্বাচিত সদস্যরাহলেন হলেন ড. মো.নূরুল আজহার এডভোকেট সভাপতি মো. মোস্তফা সাজ্জাদ হাসান চার্টার্ড একাউন্ট্যান্ট ও এডভোকেট সহসভাপতি মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম এডভোকেট ও ভ্যাট এজেন্ট সহসভাপতি মো. হাফিজুররহমান এফসিজিএ ও ভ্যাটপরামর্শক জেনারেল সেক্রেটারি মো. রেফাউল করিম চৌধুরী চার্টার্ড একাউন্ট্যান্ট কোষাধ্যক্ষ জহিরুল কাইয়ুম চার্টার্ড একাউন্ট্যান্ট সিসা এফসিজিএ ভ্যাট এজেন্ট যুগ্মসাধারণসম্পাদক জাকির হোসেন চার্টার্ড একাউন্ট্যান্ট সদস্য এ.এস.এমনজরুলইসলাম এফসিজিএ সদস্য এবং শেখ আজিজুল হক চার্টার্ড সেক্রেটারি ও ভ্যাট এজেন্ট সদস্য।ভ্যাট পেশাজীবীদেরসংগঠনে ইতোমধ্যে যারা সদস্য হয়েছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক স্বনামধন্য ভ্যাট কন্সালট্যান্ট ভ্যাট এজেন্ট সার্টিফাইড জেনারেল একাউন্ট্যান্ট চার্টার্ড একাউন্ট্যান্ট কষ্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট একাউন্ট্যান্ট চার্টার্ড সেক্রেটারি সার্টিফাইড আইটি অডিটর ও আইনজীবীসহ খ্যাতনামা ব্যক্তিবর্গ।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1809.csv b/Bangla_fin_news_articles/1809.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5904a57a47fb4bd209ed4e1aa09aea6e4db16bb8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1809.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1809,করোনা ভ্যাকসিন কেনার নীতিগত অনুমোদন,2020-12-02,অনলাইন ডেস্ক,করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন কেনার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে সরকার। বুধবার সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়।বৈঠকটি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের অনুপস্থিতিতে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সভাপতিত্বে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হয়।মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু সালেহ্ মোস্তফা কামাল বলেন রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতি অনুসরণ করে কোভিড১৯ ভ্যাকসিন ক্রয়ে পিপিআর ২০০৮ এর বিধি ৭৬ ২এ উল্লিখিত মূল্যসীমার ঊর্ধ্বে কেনার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতি অনুসরণ করে কোভিড১৯ ভ্যাকসিন কেনার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।টেন্ডার ছাড়া কেন করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন কেনা হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন এককালীন কিনতে হলে ৫ কোটি টাকার বেশি হলে ক্রয় কমিটিতে আসে। এককালীন কিনতে গেলে এর দাম ৫ কোটি টাকার বেশি হবে। এজন্য ক্রয় কমিটিতে আনতে হবে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1810.csv b/Bangla_fin_news_articles/1810.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4a27164726229a6854424ab0e45984b1c37d5f6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1810.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1810,ক্রিস্টাল ইনসিওরেন্সের আইপিও লটারির ড্র আগামীকাল,2020-12-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে আইপিও আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দ দেওয়ার জন্য ক্রিস্টাল ইনসিওরেন্সের লটারির ড্র আগামীকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হবে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্রমতে কাল বেলা ১১টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফরমে কোম্পানিটির লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হবে। জানা গেছে কোম্পানিটির আইপিওতে গত ১০ নভেম্বর থেকে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ করা হয়। এর আগে ২৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। কমিশনের ৭৪১তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়। কোম্পানিটি অভিহিত মূল্যে শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ১৬ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। এর মধ্যে ৮ কোটি টাকা এফডিআর ৬ কোটি ৯২ লাখ ৭১ হাজার ৫০০ টাকা ক্যাপিটাল মার্কেটে বিনিয়োগ ও ১ কোটি ৭ লাখ ২৮ হাজার ৫০০ টাকা দিয়ে আইপিও খরচ পরিচালনা করা হবে। ক্রিস্টাল ইনসিওরেন্সর ২০১৯ সালে শেয়ারপ্রতি মুনাফা ইপিএস হয়েছে ২ দশমিক ৯২ টাকা। আর ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ এনএভিপিএস রয়েছে ২৪ দশমিক ৪২ টাকা। উল্লেখ্য কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে সোনার বাংলা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট। ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1811.csv b/Bangla_fin_news_articles/1811.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5a4a7890d831cf7df8357a166de04333bf72d3fe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1811.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1811,সোনালী ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের অনাদায়ী ঋণ বেশি বেড়েছে,2020-12-02,রেজাউল হক কৌশিক,বিশেষ সুবিধা এবং ছাড় দেওয়ার পরেও কয়েকটি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ বেড়েছে। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর সময়ে সবচেয়ে বেশি খেলাপি ঋণ বেড়েছে সোনালী ব্যাংকের। এরপর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খেলাপি ঋণ বেড়েছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের বিআরপিডি তথ্যমতে চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে খেলাপি ঋণ বাড়ার শীর্ষে রয়েছে সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক অগ্রণী ব্যাংক সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক এবি ব্যাংক ওয়ান ব্যাংক সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক এইচএসবিসি এবং মেঘনা ব্যাংক।এর মধ্যে সোনালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ১১১ কোটি টাকা বেড়েছে। সেপ্টেম্বর শেষে এ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ১৯৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের বেড়েছে ১০৩ কোটি টাকা। এতে সেপ্টেম্বর শেষে এ ব্যাংকের খেলাপি ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৯০ কোটি ২০ লাখ টাকা। এছাড়া সেপ্টেম্বর শেষে আল আরাফাহ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ হয়েছে এক হাজার ৪২২ কোটি ১৯ লাখ টাকা। এ তিন মাসে এ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ৫১ কোটি ২৭ লাখ টাকা বেড়েছে। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর সময়ে অগ্রণী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৪৩ কোটি টাকা। এ পর্যন্ত এ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ হয়েছে ৬ হাজার ৩৯২ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। শীর্ষ ১০এ থাকা ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচয়ে কম ২ কোটি ৭৭ লাখ টাকা বেড়েছে মেঘনা ব্যাংকের। অন্যদিকে শতাংশীয় পয়েন্ট হিসাবে এ সময়ে সবচেয়ে বেশি খেলাপি ঋণ বেড়েছে ব্যাংক আল ফালাহর। সেপ্টেম্বর শেষে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণের হার দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৬১ শতাংশ। তিন মাসে এ ব্যাংকের খেলাপি ঋণের হার দশমিক ৩৯ শতাংশীয় পয়েন্ট বেড়েছে। সিটি ব্যাংক এনএর খেলাপি হার ২ দশমিক ৭৩ শতাংশ। বেড়েছে দশমিক ৩৪ শতাংশীয় পয়েন্ট। সাউথ বাংলা ব্যাংকের খেলাপি হার দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৭৭ শতাংশ। বেড়েছে দশমিক ২৬ শতাংশীয় পয়েন্ট। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি বেড়েছে দশমিক ১৯ শতাংশীয় পয়েন্ট। ব্যাংকটির খেলাপি ঋণের হার দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ। দেশের ব্যাংকিং খাতের সবচেয়ে বেশি খেলাপি রয়েছে বেসিক ব্যাংকের। এ ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের অর্ধেকের বেশি খেলাপি হয় বেশ আগেই। এখন খেলাপি আরো বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫১ দশমিক ৭৩ শতাংশে। মধুমতি ব্যাংকের খেলাপি হার দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের খেলাপি দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ১৮ এনসিসির ৪ দশমিক ৯৪ উরি ব্যাংকের ৩ দশমিক ৬৪ এবং এইচএসবিসির ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ।প্রসঙ্গত গত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর সময়ে দেশের ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৪ হাজার ৪৪০ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। যা মোট বিতরণ করা ঋণের ৮ দশমিক ৮৮ শতাংশ। যা জুন মাস শেষে ছিল ৯ দশমিক ১৬ শতাংশ। ৩০ জুনের পরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১ হাজার ৭২৬ কোটি টাকা কমেছে। চলতি বছরের মার্চ থেকে দেশে শুরু হয় মহামারি করোনা ভাইরাসের প্রকোপ। এর প্রভাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেরও নানা খাতে এক প্রকার সংকট তৈরি হয়। এই সংকটকালে ঋণখেলাপিদের আরো সুবিধা দেয় সরকার। সরকারি সুবিধার ফলে আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত কিস্তি না দিলেও খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে না।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1812.csv b/Bangla_fin_news_articles/1812.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d1055eabbb784c4d416a16f8af79f73025d589a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1812.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1812,নভেম্বরেও রেমিট্যান্সের জোয়ার ৪১ শতাংশ বেড়েছে,2020-12-02,রেজাউল হক কৌশিক,করোনা ভাইরাস মহামারির মধ্যেও প্রবাসী বাংলাদেশিরা রেমিট্যান্স পাঠানো অব্যাহত রেখেছেন। সদ্যসমাপ্ত নভেম্বরে তারা ২০৭ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৭ হাজার ৬৩০ কোটি টাকা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। আর চলতি অর্থবছরের পাঁচ মাসে জুলাইনভেম্বর দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১ হাজার ৯০ কোটি ৪৪ লাখ ডলার বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯২ হাজার ৪৮৬ কোটি টাকা। রেমিট্যান্সের প্রবাহ চাঙ্গা থাকায় ইতিবাচক অবস্থায় রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী দেশে রিজার্ভ ৪১ বিলিয়ন ডলার বা ৪ হাজার ১০০ কোটি ডলার বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩ লাখ ৪৭ হাজার ৭৪৩ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। প্রতি ডলার ৮৪ দশমিক ৮২ টাকা ধরে এই হিসাব করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৫২ কোটি ৩৫ লাখ ডলার বা ৩৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেশি। গত বছরের নভেম্বরে ১৫৫ কোটি ৫২ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর গত অর্থবছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ৭৭১ কোটি ৬২ লাখ ডলার বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬৫ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা। সেই হিসাবে চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৪১ দশমিক ৩২ শতাংশ।২০১৯২০ অর্থবছরের বাজেটে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা ঘোষণা করা হয়। বৈধ উপায়ে প্রবাসী আয় বাড়াতে এমন সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সে অনুযায়ী গত বছরের ১ জুলাই থেকে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠালে প্রতি ১০০ টাকার বিপরীতে ২ টাকা প্রণোদনা পেয়ে আসছেন। এর ফলে করোনার মধ্যেও রেকর্ড গড়ছে রেমিট্যান্স। একই সঙ্গে করোনার প্রাদুর্ভাবের কারণে মন্দা কাটাতে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ৫ হাজার ডলার বা প্রায় ৫ লাখ টাকা কোনো যাচাইবাছাই ছাড়া ২ শতাংশ নগদ সহায়তা দিচ্ছে সরকার যা আগে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত কোনো যাচাইবাছাই ছাড়া নগদ সহায়তা দেওয়া হচ্ছিল।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী গেল ২০১৯২০ অর্থবছরে প্রবাসীরা মোট ১ হাজার ৮২০ কোটি ৪৯ লাখ ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ এক লাখ ৫৪ হাজার ৪০৫ কোটি টাকা। এর আগে কোনো অর্থবছরে এত অর্থ দেশে আসেনি। ২০১৮১৯ অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্স আহরণে রেকর্ড হয়। ঐ সময়ে প্রবাসীরা ১ হাজার ৬৪২ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। সেই হিসাবে আগের অর্থবছরের তুলনায় সদ্যসমাপ্ত অর্থবছরে রেমিট্যান্স বেড়েছে ১৭৮ কোটি ৫৩ লাখ ডলার বা ১৫ হাজার কোটি টাকা।আরো পড়ুন ...স্বর্ণের দাম ভরিপ্রতি ১১৬৬ টাকা কমলরেমিট্যান্স বাড়ার কারণে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও বাড়ছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি অর্থনীতি শক্তিশালী হওয়াকে নির্দেশ করে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মজুত থাকলে তাকে ঝুঁকিমুক্ত দেশ হিসেবে চিহ্নিত হয়। বাংলাদেশের কাছে এখন যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার মজুত আছে তা দিয়ে আট মাসের বেশি আমাদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। অক্টোবর শেষে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত ৪১ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। গত বছরের নভেম্বর শেষে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত ছিল ৩১ দশমিক ৭২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।গত পাঁচ মাসে যে রেমিট্যান্স এসেছে তার একতৃতীয়াংশই এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। রেমিট্যান্স বাড়ার বিষয়ে এই ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাহবুবুল আলম বলেন করোনা শুরু হওয়ার পর থেকে হুন্ডি একেবারেই কমে গেছে। ফলে বৈধ চ্যানেলে টাকা এসেছে। রেমিট্যান্সের ওপর প্রণোদনাও অন্যতম একটি কারণ বলে জানান তিনি।পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন করোনার কারণে আমদানিরপ্তানির মতো রেমিট্যান্সেরও পতন হবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছিল। তবে সেটা ঘটেনি যা অর্থনীতির জন্য ভালো ফল বয়ে এনেছে। ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1813.csv b/Bangla_fin_news_articles/1813.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..65a537bcdb4003d728e8bc92722f1eb9ab325efe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1813.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1813,স্বর্ণের দাম ভরিপ্রতি ১১৬৬ টাকা কমল,2020-12-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এক সপ্তাহের ব্যবধানে স্বর্ণের দাম ভরিপ্রতি এক হাজার ১৬৬ টাকা কমলো। গত সপ্তাহে প্রতি ভরি স্বর্ণে দুই হাজার ৫০৮ টাকা কমেছিল। যদিও করোনার পরিস্থিতিতে গত অক্টোবরে ভরিতে দুই হাজার ৩৩৩ টাকা বেড়েছিল।মঙ্গলবার স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। বাজুসের সভাপতি এনামুল হক খান ও সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় বুধবার থেকে স্বর্ণের এ নতুন দাম কার্যকর হবে। তবে রুপার দাম অপরিবর্তিত থাকবে।স্বর্ণের নতুন দাম অনুযায়ী বুধবার থেকে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম পড়বে ৭২ হাজার ৬৬৬ টাকা। যা মঙ্গলবার পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছিল ৭৩ হাজার ৮৩৩ টাকায়।২১ ক্যারেটের স্বর্ণ বুধবার থেকে প্রতি ভরি বিক্রি হবে ৬৯ হাজার ৫১৭ টাকা। যা মঙ্গলবার বিক্রি হচ্ছিল ৭০ হাজার ৬৮৪ টাকায়।আর ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম পড়বে ৬০ হাজার ৭৬৯ টাকা। যা মঙ্গলবার পর্যন্ত এই মানের স্বর্ণের দাম ছিল ৬১ হাজার ৯৩৬ টাকা।এছাড়া সনাতন পদ্ধতির ভরিপ্রতি স্বর্ণ কিনতে হবে খরচ করতে হবে ৫০ হাজার ৪৪৬ টাকায়। এই মানের স্বর্ণ মঙ্গলবার পর্যন্ত বিক্রিমূল্য ছিল ৫১ হাজার ৬১৩ টাকায়।আরো পড়ুন ...শ্রীলঙ্কার কারাগারে দাঙ্গা কয়েকশ বন্দির মুক্তিকরোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় শঙ্কিত বৈশ্বিক অর্থনীতি ডলার ও তেলের দরপতন আন্তর্জাতিক ও দেশীয় স্বর্ণবাজারে দরের উত্থানপতন সত্বেও ব্যবসার অচল অবস্থা কাটাতে ও ভোক্তা সাধারণের কথা চিন্তা করে স্বর্ণের দাম কমানো হয়েছে বলে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। এদিকে ২২ ক্যারেটের রুপার ভরির দাম হবে ১৫১৬ টাকা ২১ ক্যারেটের ১৪৩৫ টাকা এবং ১৮ ক্যারেটের দাম পড়বে ১২২৫ টাকা। এছাড়া সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম পড়বে ৯৩৩ টাকা।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1814.csv b/Bangla_fin_news_articles/1814.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b0866461ea0a70376bf1dfa1f0958d8960235d7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1814.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1814,আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়লো,2020-11-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় এক মাস বাড়ানো হয়েছে। আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত জমা দেওয়া যাবে।সোমবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম এ কথা জানিয়েছেন।এর আগে গতকাল বলা হয়েছিলো ৩০ নভেম্বরের মধ্যে করদাতাদের আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে। এরপর রিটার্ন দাখিলের জন্য সময় আর বাড়ানো হবে না।তবে সোমবার দুপুরে সাংবাদিকদের আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় বাড়ানোর কথা জানান এনবিআর চেয়ারম্যান।তিনি বলেন ব্যক্তি পর্যায়ের করদাতাদের সুবিধার্থে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় এক মাস বাড়ানো হয়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1815.csv b/Bangla_fin_news_articles/1815.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8500b89e99575c6ffec0c88a1e1569f91655cb8c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1815.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1815,‘ওয়ালটন ইনোভেশন করছে অর্থনীতিতে অবদান রাখছে’,2020-11-29,অনলাইন ডেস্ক,ওয়ালটন কারখানা বিশাল। অত্যাধুনিক। সম্পূর্ণ উৎপাদনমুখী প্রতিষ্ঠান। ওয়ালটন ইনোভেশনে ব্যাপক জোর দিয়েছে। তারা দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন করে আমরা অভিভূত।বাংলাদেশি ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য জায়ান্ট ওয়ালটনের কারখানা পরিদর্শনকালে এমন অনুভূতি ব্যক্ত করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঢাবি ৯ শিক্ষক।শনিবার গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন করেন ঢাবির ওই শিক্ষকগণ। ৯ সদস্যের প্রতিনিধিদলে ছিলেন মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান ড. মো. মিজানুর রহমান একই বিভাগের অধ্যাপক ড. জাকির হোসাইন ভুঁইয়া ফিনান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. এম. সাদিকুল ইসলাম অর্গানাইজেশন স্ট্রাটেজি অ্যান্ড লিডারশিপ বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরিয়ত উল্লাহ অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহফুজুল হক ও ড. মোহাম্মদ তারেক মার্কেটিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. নাজমুল হোসাইন ও ড. রাফিউদ্দিন আহমেদ এবং ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আবদুল্লাহ আল মাহমুদ।এর আগে কারখানা কমপ্লেক্সে পৌঁছালে অতিথিদের ফুল দিয়ে স্বাগত জানান ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ।এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর আবুল বাশার হাওলাদার ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আলমগীর আলম সরকার ফ্রিজের সিইও আনিসুর রহমান মল্লিক টিভির সিইও মোস্তফা নাহিদ হোসেন এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর কর্নেল অব এস এম শাহাদাত আলম ও ইয়াসির আল ইমরান সিনিয়র ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর শাহজাদা সেলিম ও তোফায়েল আহমেদ ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর শাহজালাল হোসেইন লিমন অপারেটিভ ডিরেক্টর শহীদুজ্জামান রানা ডেপুটি অপারেটিভ ডিরেক্টর মোহসিন আলী মোল্লা অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর অগাস্টিন সুজন ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের ব্র্যান্ড ম্যানেজার জীবন আহমেদ প্রমুখ।কারখানা প্রাঙ্গণে পৌঁছে অতিথিরা প্রথমে ওয়ালটনের কর্মযজ্ঞের উপর নির্মিত ভিডিও ডকুমেন্টারি উপভোগ করেন। এরপর তারা ওয়ালটনের সুসজ্জিত প্রোডাক্ট ডিসপ্লে সেন্টার ঘুরে দেখেন। পর্যায়ক্রমে অতিথিরা বিশ্বমানের রেফ্রিজারেটর উৎপাদন প্রক্রিয়া কমপ্রেসর এয়ার কন্ডিশনার টেলিভিশন এসএমটি প্রোডাকশন এলিভেটর ওয়াশিং মেশিন ইত্যাদি কারখানা সরেজমিনে পরিদর্শন করেন।এ সময় তারা দেশীয় প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন শিল্পের অভাবনীয় অগ্রগতি এবং বাংলাদেশি রপ্তানিমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠানের প্রযুক্তিগত উন্নয়ন উৎপাদন প্রক্রিয়া ও পণ্যের উচ্চ গুণগতমান পর্যবেক্ষণ করে অভিভূত হন।পরিদর্শন শেষে ড. মিজানুর রহমান বলেন ইংরেজিতে একটা কথা আছে সিইং ইজ বিলিভিং। ওয়ালটন যে কত বড় উৎপাদনমুখী প্রতিষ্ঠান তা চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। আমরা অভিভূত। ওয়ালটন দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখছে। দেশের জিডিপিতে বড় ভূমিকা পালন করছেন।ড. জাকির হোসাইন ভুঁইয়া বলেন ওয়ালটন পণ্য দামে সাশ্রয়ী হওয়ায় অনেকের মনে কোয়ালিটি নিয়ে সন্দেহ থাকে। কিন্তু আমরা এখানে এসে দেখলাম ওয়ালটন বিশ্বমানের পণ্য উৎপাদন করছে। যারা ওয়ালটনের কারখানা পরিদর্শন করবেন তাদের ধারণাই পাল্টে যাবে।ড. এম. সাদিকুল ইসলাম বলেন ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন আমাদের জন্য বিশাল অভিজ্ঞতা। ওয়ালটনের অগ্রগতি দেখে আমরা অভিভূত। ওয়ালটন ইনোভেশন ও রিচার্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টে ব্যাপক জোর দিচ্ছে। যা খুবই প্রশংসার যোগ্য।কারখানা পরিদর্শন করায় শিক্ষাবিদদের ধন্যবাদ জানান ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের এমডি প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ। তিনি বলেন ওয়ালটনের লক্ষ্য বিশ্বমানের পণ্য দিয়ে বাংলাদেশকে বহিঃর্বিশ্বে প্রতিনিধিত্ব করা। সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1816.csv b/Bangla_fin_news_articles/1816.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6ea36687c44fd24f0bef0c52e6fa78d24da5e40a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1816.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1816,আয়কর রিটার্ন জমার সময় বাড়বে না,2020-11-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামীকাল ৩০ নভেম্বরের মধ্যে করদাতাদেরর আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ওই সময়ের পর আর রিটার্ন দাখিলের জন্য সময় বাড়ানো হবে না। রবিবার সকালে ঢাকার সেগুনবাগিচায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম এ কথা জানান। করোনা পরিস্থিতিতে বিশেষ বিবেচনায় সময় বাড়ানো হবে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন কেউ ৩০ তারিখের মধ্যে রিটার্ন জমা দিতে না পারলে আইনি উপায়ে পরবর্তীতে জমা দিতে জরিমানা দিয়ে পারবেন। আরো পড়ুন ...করোনা ভাইরাসে আরো ২৯ জনের মৃত্যুঅতীতে এই সময়ে আয়কর মেলা আয়োজন হলেও এবার করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় মেলা হচ্ছে না। এর বদলে আয়কর অফিসগুলোতে সবধরনের সেবা দেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1817.csv b/Bangla_fin_news_articles/1817.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..27d8872d9a3938a6c305377dce03b48405af5ef9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1817.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1817,নির্ধারিত সময়ে আয়কর রিটার্ন না দিলেও জরিমানা হবে না,2020-11-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামীকালের মধ্যে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার বাধ্য বাধকতা রয়েছে। তবে এই সময়ের মধ্যে জমা দিতে না পারলেও করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় আগামী একবাদুই মাসেজরিমানা নেবেনা এনবিআর। আজ রবিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আয়কর রিটার্ন জমার সময় বাড়বে না। তবে আমরা কর অফিসগুলোকে বলে দেবো কেউ দেরিতে আয়কর রিটার্ন জমা দিলে জরিমানার বিষয়ে তারা যেনো নমনীয় হয়।আগামীকাল ৩০ নভেম্বর জাতীয় আয়কর দিবস উপলক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। রাজধানীর সেগুন বাগিচায় রাজস্ব ভবনে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে এনবিআর এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1818.csv b/Bangla_fin_news_articles/1818.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..677cb877a6791202d0ca9b30da7fb5c6e3d20c41 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1818.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1818,ফের শঙ্কা অর্থনীতিতে,2020-11-28,এম এ মাসুম,গত মার্চের শুরুতে দেশে করোনার সংক্রমণ শনাক্ত হলে একের পর এক ক্রয়াদেশ হারাতে থাকেন তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানিকারকরা। পরে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলে জুন মাস নাগাদ ক্রয়াদেশ ফিরে পেতে শুরু করেন তারা যার প্রতিফলন ঘটে জুলাইয়ের রপ্তানি চিত্রে। কিন্তু প্রথম ঢেউয়ের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে না উঠতে ফের আঘাত হেনেছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ যার প্রভাবে এরই মধ্যে ৩০ শতাংশ কমেছে তৈরি পোশাকের রপ্তানি আদেশ। এই খাতের সংশ্লিষ্টরা বলছেন করোনার প্রথম ঢেউয়ের স্থবিরতা কাটিয়ে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনেকটাই চাঙ্গা হয়ে উঠে রপ্তানি খাত। কিন্তু অক্টোবরেই দ্বিতীয় আঘাত শুরু হয়। মূলত পশ্চিমা দেশগুলোতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়ায় ক্রেতারা ক্রয়াদেশের লাগাম টেনে ধরতে শুরু করেছেন। শীতের মৌসুমকে কেন্দ্র করে ক্রয়াদেশ যেখানে বাড়ার কথা সেখানে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের প্রভাবে পোশাকের ক্রয়াদেশ কমেছে অন্তত ৩০ শতাংশ।এদিকে বিজিএমইএএর তথ্য অনুযায়ী চলতি নভেম্বর মাসের ১ থেকে ১৪ তারিখ পর্যন্ত গত বছরের একই সময়ের তুলনায় পোশাক রপ্তানি কমেছে ৭ দশমিক ২২ শতাংশ। ২০১৯ সালের নভেম্বরের প্রথম ১৪ দিনে রপ্তানি হয়েছিল ১০৫ কোটি ৪৭ লাখ ডলারের পোশাক। চলতি নভেম্বরের একই সময়ে রপ্তানি হয়েছে ৯৭ কোটি ৮৫ লাখ ডলারের পোশাক। করোনার প্রভাব দেশের শিল্প খাতে স্পষ্ট। সাম্প্রতিক সময়ে এ খাতে মেয়াদি ঋণ বিতরণ শিল্পের যন্ত্রপাতি কাঁচামাল মধ্যবর্তী শিল্পপণ্য আমদানি কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে এসব পণ্য আমদানির এলসি খোলার হার। শিল্প উৎপাদনও নিম্নমুখী।বিদ্যমান পরিস্থিতিতে দেশের শিল্প খাতে আগামী দিনে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে যার প্রভাব দীর্ঘ হবেএমন আশঙ্কা অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীদের। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী গত অর্থবছরের জুলাইসেপ্টেম্বরে বিভিন্ন পণ্য আমদানির এলসি খোলা হয়েছিল ১ হাজার ৪৬০ কোটি ডলার। চলতি অর্থবছরের একই সময়ে খোলা হয়েছে ১ হাজার ৩৩০ কোটি ডলার। ঐ সময়ে এলসি খোলা কমেছে প্রায় ৯ শতাংশ।গত অর্থবছরের একই সময়ে আমদানিতে ব্যয় হয়েছিল ১ হাজার ৩৩৪ কোটি ডলার। চলতি অর্থবছরের ঐ সময়ে আমদানি হয়েছে ১ হাজার ১৫০ কোটি ডলারের পণ্য। আলোচ্য সময়ে আমদানি কমেছে পৌনে ১৪ শতাংশ। এর মধ্যে বেশির ভাগই কমেছে শিল্পসংশ্লিষ্ট উপকরণের আমদানি।গত অর্থবছরের জুলাইসেপ্টেম্বরের তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময়ে শিল্পের যন্ত্রপাতি আমদানির এলসি খোলা কমেছে সাড়ে ১৫ শতাংশ একই সঙ্গে আমদানি কমেছে ৩৯ শতাংশ। অন্যান্য শিল্পের যন্ত্রপাতি আমদানির এলসি খোলা বেড়েছে প্রায় ৩ শতাংশ। আমদানি কমেছে সাড়ে ১৫ শতাংশের বেশি। নতুন শিল্প স্থাপনের গতি হ্রাস পাওয়ায় যন্ত্রপাতি আমদানি যেমন কমেছে তেমনই কমেছে এলসি খোলার হারও।করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় অর্থনীতির চাকা আবার থেমে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। এজন্য নীতি নির্ধারণে আরো সতর্ক হওয়াসহ নতুন করে প্রণোদনা ঘোষণারও পরামর্শ দিয়েছেন তারা। এখন কর্মসংস্থান টিকিয়ে রাখতে হবে। এ জন্য প্যাকেজ বাস্তবায়নে আরো নজর দিতে হবে। আর অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ঘোষিত প্যাকেজ বাস্তবায়নে একটি স্বাধীন মূল্যায়ন করতে হবে।কোভিড১৯এর ধাক্কায় বিশ্ব অর্থনীতি রীতিমতো কাঁপছে। বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে এক চীন ছাড়া সব বড় অর্থনীতিই সংকুচিত হয়েছে। চলতি বছর বিশ্বের ৭ কোটি থেকে ১০ কোটি মানুষ চরম দারিদ্র্যের শিকার হবেন। ১৯৯০ সালে বিশ্বজুড়ে চরম দরিদ্র মানুষ ছিল ২০০ কোটির মতো যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩৬ শতাংশ। গত বছর সেই সংখ্যা নেমে এসেছিল ৬৩ কোটিতে যা মোট জনসংখ্যার ৮ শতাংশ মাত্র।অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির সঙ্গে এক যৌথ গবেষণা শেষে জাতিসংঘ জানিয়েছে করোনা ভাইরাস মহামারিতে ৭০টি দেশের ৪৯ কোটি মানুষ দরিদ্র হচ্ছেন। যাদের বিশুদ্ধ পানি বিদ্যুৎ পর্যাপ্ত খাবার নেই সন্তানদের স্কুলে পাঠানোর মতো পরিস্থিতি নেই। এর কারণে বিশ্ব অন্তত এক দশক পিছিয়ে যাবে। করোনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সম্ভবত জীবিকার জন্য শহরনির্ভর মানুষেরা। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস এক ধারণা জরিপ প্রতিবেদন বলছে কোভিড১৯এর প্রভাবে চলতি বছরের মার্চের তুলনায় আগস্টে দেশের পরিবারগুলোর গড় আয় কমেছে প্রায় ২০ দশমিক ২৪ শতাংশ।করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের আঘাতে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কারণ প্রথম পর্যায়ের চেয়ে দ্বিতীয় ঢেউ লম্বা ও দীর্ঘ সময় থাকার আশঙ্কা রয়েছে। অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা বলছেন শীত চলে যাওয়ার পর বাংলাদেশে শুরু হয়েছিল করোনার প্রথম পর্যায়ের আক্রমণ। এ কারণে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও বাংলাদেশের অর্থনীতিতে খুব বেশি ক্ষতি হয়নি। তবে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের আঘাত মোকাবিলা করাটা কিছুটা কঠিন হবে বলে মনে করেছেন সংশ্লিষ্টরা।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1819.csv b/Bangla_fin_news_articles/1819.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cdd0a497622ee0e86075a5afab81f38716c0383f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1819.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1819,এলপি গ্যাসে ভর্তুকির সুপারিশ,2020-11-28,মাহবুব রনি,বিশ্ববাজারে লিকুইফাইড পেট্রোলিয়াম গ্যাসের এলপিজি দাম পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশেও প্রতি মাসে এর দাম নির্ধারণ করা হতে পারে। একই সঙ্গে আমদানি পর্যায়ে ভর্তুকি দিয়ে ভোক্তা পর্যায়ে কমতে পারে এলপিজির খুচরা মূল্য। সেক্ষেত্রে পাইপলাইনে দেওয়া আবাসিক গ্যাসের দাম বেড়ে যাবে। দেশে এলপি গ্যাসের বাজারে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা এবং পাইপলাইনের গ্যাস ও সিলিন্ডার গ্যাসের মধ্যকার দামের পার্থক্য কমিয়ে আনার লক্ষ্যে এমন পথে হাঁটতে শুরু করেছে সরকার।দেশের অন্যান্য জ্বালানির মতো এলপিজির মূল্য নির্ধারণের এখতিয়ারও বিদ্যুত্জ্বালানি খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের বিইআরসি। এখন পর্যন্ত বিইআরসি নিত্যপ্রয়োজনীয় এ গ্যাসের দাম নির্ধারণ না করলেও সম্প্রতি ভোক্তা পর্যায়ে মূল্যহার নির্ধারণের ফর্মুলাসহ আনুষঙ্গিক বিষয়ে সুপারিশ করেছে। গত মাসে বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ে এসংক্রান্ত সুপারিশমালা জমা দিয়েছে। এতে বিভিন্ন কৌশল অনুসরণ করে আমদানি খরচ কমানোর নির্দেশনা দেওয়ার পাশাপাশি আমদানি পর্যায়ে ২৫ শতাংশ ভর্তুকি দিয়ে ভোক্তা পর্যায়ে দাম কমানোর সুপারিশ করা হয়েছে। ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির মূল্যহার নির্ধারণের বিষয়ে সুপারিশ প্রণয়নসংক্রান্ত কমিটির সভাপতি ও বিইআরসি সদস্য গ্যাস মো. মকবুলইইলাহী চৌধুরী বলেন সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো অনুসন্ধান ও গবেষণা এবং অংশীজনদের সঙ্গে কথা বলে সুপারিশ করা হয়েছে। বাজার শৃঙ্খলা ও গ্রাহক অধিকার সুরক্ষাকে এই সুপারিশমালা প্রণয়নের সময় অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। এখন নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত গ্রহণের অপেক্ষা। দেশে বর্তমানে এলপিজির বাজার ১ লাখ মেট্রিক টনের। এর মধ্যে দেশজ উত্পাদন মাত্র ২০ হাজার মেট্রিক টন। বাকিটুকু আমদানি করা হয়। প্রাকৃতিক গ্যাসের সরবরাহ কমায় গত এক যুগ ধরে দ্রুত বড় হচ্ছে আমদানিনির্ভর এলপিজির বাজার। কিন্তু সে অনুপাতে বাজারশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা এবং গ্রাহকনিরাপত্তা নিশ্চিত হয়নি। হুট করেই বেড়ে যায় রান্না পরিবহন ও বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহূত এ গ্যাসের দাম। এতে নিয়ন্ত্রণ থাকে না সরকারের। এমন প্রেক্ষাপটে ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির মূল্যহার নির্ধারণের বিষয়ে আট সদস্যের একটি কমিটি গত ৮ মার্চ গঠিত হয়। তথ্যউপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ এবং অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা শেষে গত মাসে মন্ত্রণালয়ে এই সুপারিশ জমা দেয় বিইআরসি। তবে এ বিষয়ে কোনো গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়নি।এ বিষয়ে জ্বালানি খনিজসম্পদ বিভাগের যুগ্মসচিব ড. মহ. শের আলী বলেন সুপারিশগুলো আমরা পর্যলোচনা করছি। এরপর সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আরো কথা বলে এবং প্রয়োজন হলে গণশুনানির মাধ্যমে এলপিজির মূল্যহার নির্ধারণ করা হবে।দেশে বর্তমানে এলপিজির ৮৪ শতাংশ ব্যবহূত হয় রান্নার কাজে। বাকি ১৬ শতাংশ পরিবহনের অটোগ্যাস শিল্প ও বাণিজ্য খাতে ব্যবহার করা হয়। এলপিজি লাইসেন্সপ্রাপ্ত ২৮টি কোম্পানির মধ্যে ২০টি আমদানি করছে। শীর্ষস্থানীয় আমদানিকারকদের মধ্যে রয়েছে বসুন্ধরা ওমেরা বিএম এনার্জি যমুনা পেট্রোম্যাক্স এনার্জি প্যাক বেক্সিমকো লাফ্স সেনা কল্যাণ সংস্থা নাভানা ওরিয়ন প্রিমিয়ার ও জেএমআই।ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির মূল্যহার নির্ধারণের বিষয়ে সুপারিশ প্রণয়নসংক্রান্ত কমিটি বলছে এলপিজি পরিবেশবান্ধব ও স্বাস্থ্যসম্মত হওয়ায় এর ব্যবহার নিম্নআয়ের মানুষের মধ্যে নিশ্চিত করার জন্য ভর্তুকি প্রদানের দাবি দীর্ঘদিনের। পশ্চিম বাংলাসহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ১৪ দশমিক ২ কেজি ওজনের ১২টি সিলিন্ডারের প্রতিটিতে ১৫৮ থেকে ১৭৯ ভারতীয় রুপি ভর্তুকি দেওয়া হয়। থাইল্যান্ডে আমদানি পর্যায়ে ভর্তুকি দেওয়া হয়। বাংলাদেশে এলপিজি অপারেটরদেরকে আমদানি মূল্যের ২৫ শতাংশ ভর্তুকি দিলে এ গ্যাসের মূল্যহার সহনীয় পর্যায়ে রাখা সম্ভব হবে। যেহেতু পাইপলাইন গ্যাস ব্যবহারকারীদের জ্বালানি ব্যয় এলপিজি ব্যবহারকারীদের তুলনায় কম হয় তাই ভর্তুকির অর্থ এ শ্রেণির গ্রাহকদের প্রতি মিটার গ্যাসের দাম বাড়িয়ে জোগান দেওয়া যেতে পারে। এর মাধ্যমে ভর্তুকি প্রদান করা হলেও জনগণ ও সরকারের ওপর চাপ পড়বে না।এ বিষয়ে বিইআরসির এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন পাইপলাইনের গ্রাহকদের মধ্যে যারা প্রিপেইড মিটারে বিল দিচ্ছেন তাদের খরচ অপেক্ষাকৃত কম। কিন্তু চুলা হিসেবে যারা বিল দিচ্ছেন তাদের সিংহভাগই যে পরিমাণ গ্যাস ব্যবহার করছেন তার চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ বিল দিচ্ছেন। আগে অন্যায্যতা দূর করতে হবে। এছাড়া দেশে আবাসিক গ্যাসের ৪৩ লাখ গ্রাহক রয়েছে। এর মধ্যে ৩ লাখের মতো গ্রাহক প্রিপেইড মিটার পেয়েছেন। ভবিষ্যতে আবাসিক গ্রাহকসংখ্যা বেশি বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই। তাই এ শ্রেণির সব গ্রাহক প্রিপেইডে গেলেও ভর্তুকির টাকা কতটুকু আদায় করা যাবেতা এখনো পরিষ্কার নয়।সুপারিশমালায় বলা হয় বিশ্ববাজারে এলপিজির দাম পেট্রোলিয়ামজাত পদার্থের মতোই অস্থিতিশীল। সে কারণে ভারত পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাসহ এশীয় অঞ্চলের দেশগুলো সৌদি আরামকো কর্তৃক প্রতি মাসে এলপিজির যে দাম নির্ধারিত হয় তাকে সূচক হিসেবে বিবেচনা করে। বাংলাদেশেও সৌদি আরামকো নির্ধারিত মূল্য ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির মূল্যহার নির্ধারণের জন্য অবশ্যই বিবেচনায় নিতে হবে। সেক্ষেত্রে বিশ্ববাজারে প্রতি মাসে এ গ্যাসের মূল্যের ওঠানামার সঙ্গে স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুচরা পর্যায়েও মূল্য নির্ধারণ করতে হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1820.csv b/Bangla_fin_news_articles/1820.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bca1d24b736b781e4336609e80bb9971e29e489a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1820.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1820,‘ভ্যাট নিলে ক্রেতা দোকানে আসতে চায় না’,2020-11-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিক্রির হিসাবে স্বচ্ছতা আনার মাধ্যমে ভ্যাট আদায় বাড়াতে সরকার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ব্যাপকভাবে স্বয়ংক্রিয় হিসাবযন্ত্র বা ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইসইএফডি স্থাপন করতে যাচ্ছে। তবে এতে আপত্তি রয়েছে ব্যবসায়ীদের। বিশেষত অপেক্ষাকৃত ছোট ব্যবসায়ীরা বলছেন ইএফডির মাধ্যমে ক্রেতার কাছ থেকে ভ্যাট আদায় করতে গেলে ক্রেতা প্রতিষ্ঠানে আসতে চায় না। ফলে বন্ধ হয়ে যেতে পারে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান।গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্টনে ফারস হোটেলে ব্যবসায়ীদের ইএফডি বিষয়ে সচেতন করতে এক সেমিনারের আয়োজন করা হয়। এতে রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের এক প্রতিনিধি তার এমন উদ্বেগের কথা জানান।তিনি বলেন করোনার কারণে আট মাস রেস্তোরাঁয় ব্যবসা নেই। মেট্রো রেলের কাজের কারণে অনেক রেস্তোরাঁয় ক্রেতা আসতে পারে না। এর ওপর দোকানে ইএফডি মেশিন বসানো হচ্ছে। ভ্যাট নিলে দোকানে ক্রেতা আসতে চান না। এভাবে চলতে থাকলে রেস্তোরাঁ বন্ধ করে গ্রামে চলে যেতে হবে। ভ্যাটের ক্ষেত্রে এসব ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের কথা এনবিআরকে ভাবতে হবে।ইএফডিএসডিসির ব্যবহার এবং উপকারিতা সম্পর্কে অবহিতকরণ বিষয়ে আয়োজিত ঐ সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। ঢাকা দক্ষিণ ভ্যাট কমিশনারেট আয়োজিত ঐ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন এই অফিসের কমিশনার ডা. এস এম হুমায়ূন কবীর।এ সময় এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন ক্রেতার বক্তব্য হলো আমি ভ্যাট দিয়ে আসি। সেই ভ্যাট সরকারের কোষাগারে যায় কি না তা আমি জানি না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সরকারের কাছে যায় না। ব্যবসায়ীর কেন মনে হবে ভ্যাট তার ওপর বোঝা ভ্যাট তো ব্যবসায়ী তার লাভের অংশ বা পকেট থেকে দেবেন না। তিনি বলেন দেশ উন্নত হচ্ছে। আমরা চকচকে ঝকঝকে দেশ চাই কিন্তু ভ্যাট দিতে চাই না সব সরকার দেবে। সরকার কি বিদেশিদের কাছে হাত পেতে ভিক্ষা করে দেবেতিনি বলেন যত বেশি রাজস্ব বৃদ্ধি পাবে তত আমরা ভ্যাটের হার কমাতে পারব। এছাড়া ইএফডির মাধ্যমে আগামী জানুয়ারি থেকে ক্রেতাকে লটারির মাধ্যমে পুরস্কার দেওয়ার কথা জানিয়ে তিনি বলেন পুরস্কারের ব্যবস্থা করলে ইএফডির মাধ্যমে জনগণের ভ্যাট দেওয়ার অনীহা দূর হবে। যারা ব্যবসায়ীরা এখন ভাবছেনইএফডি নেওয়ায় বিক্রি কম হচ্ছে পুরস্কার দিলে ক্রেতা ইএফডি রয়েছে এমন দোকানেই পণ্য কিনতে যাবেন।এ সময় এনবিআরের কর্মকর্তারা বলেন ইএফডি মেশিন ব্যবহারের ফলে ব্যবসায়ী ও ভোক্তার দুঃখ কমবে। সব জায়গায় ইএফডি মেশিন বসানো হলে বৈষম্যও দূর হবে। সেমিনারে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন এনবিআর সদস্য ড. আবদুল মান্নান শিকদার জাকিয়া সুলতানা প্রমুখ।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1821.csv b/Bangla_fin_news_articles/1821.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf83bf192efc542225d98243c684ba3575fb8ace --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1821.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1821,কৃষিতে প্রণোদনার অর্ধেক টাকাও বিতরণ হয়নি,2020-11-25,রেজাউল হক কৌশিক,গত এপ্রিলে করোনার প্রকোপ সামলাতে ও খাদ্যসংকট মোকাবিলায় কৃষি খাতের জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার একটি স্কিম বা তহবিল গঠন করে সরকার। কৃষকের জন্য তহবিলের এ ঋণের সুদের হার নির্ধারণ করা হয় ৪ শতাংশ। এ তহবিল থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত ঋণ পেয়েছেন ৮৫ হাজার কৃষক।এদিকে কম সুদের ঋণ বিতরণে আগ্রহ দেখাচ্ছে না অনেক ব্যাংক। অক্টোবর পর্যন্ত এ খাতের বরাদ্দকৃত ঋণের মাত্র ৪৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ বাস্তবায়ন করছে ব্যাংকগুলো। এর মধ্যে ১৬টি ব্যাংক তাদের বরাদ্দকৃত ঋণের ১০ শতাংশও বিতরণ করতে পারেনি।জানা গেছে করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির মধ্যে গত ১৩ এপ্রিল ৫ হাজার কোটি টাকার একটি স্কিম বা তহবিল গঠনের ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর কেন্দ্রীয় ব্যাংক ধান গম আলু ভুট্টাসহ সব ধরনের শস্য ও ফসল উত্পাদনে ঋণের সুদহারও ৪ শতাংশ নির্ধারণ করে দেয়। ঐ সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায় ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত কৃষক পর্যায়ে সব ধরনের ঋণের সুদহার হবে ৪ শতাংশ। আগে কৃষিঋণের সাধারণ সুদহার ছিল ৯ শতাংশ এখন সেখানে ৫ শতাংশ ভর্তুকি দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। শর্ত অনুযায়ী এ ঋণ বিতরণ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ক্লেইম করলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে বাংলাদেশ ব্যাংক টাকা দিয়ে দেবে। এতে কৃষককে মাত্র ৪ শতাংশ সুদ দিতে হচ্ছে। ১৮ মাস ছয় মাস গ্রেস পিরিয়ডসহ মেয়াদি এ ঋণ পরিশোধ করতে হবে কৃষককে।আরও পড়ুন ...নাতির দায় দাদুর ঘাড়ে ৫ম শ্রেণির শিশুর সঙ্গে ৮৫ বছরের বৃদ্ধের সঙ্গে বিয়ে তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টেরএ প্রণোদনা তহবিল এবং সুদ কমানোর ঘোষণার ৬ মাসে পুনঃঅর্থায়ন তহবিল থেকে মোট ৮৪ হাজার ৯৪১ জন কৃষক ঋণ পেয়েছেন। এসব কৃষকের মধ্যে ২ হাজার ৮৯ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। সে হিসেবে এ প্যাকেজের বাস্তবায়নের হার মাত্র ৪৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ। এর মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক একাই ৫২ হাজার ৮২৮ জন কৃষককে ১ হাজার ৫৭ কোটি ০৭ লাখ টাকা ঋণ দিয়েছে। এ ব্যাংক এখনো প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা বিতরণ করবে। এরপরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ঋণ দিয়েছে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক। ব্যাংকটি ৭ হাজার ২৯ জনকে ঋণ দিয়েছে ৩২৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা। রূপালী ব্যাংক ৪ হাজার ৭৪২ জনকে ঋণ দিয়েছে ৪৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা। সোনালী ব্যাংক ৭ হাজার ৪৯৮ জনকে ঋণ দিয়েছে ৫১ কোটি ৩১ লাখ টাকা এবং অগ্রণী ব্যাংক ৩ হাজার ৭৯২ জনকে ঋণ দিয়েছে ৩২ কোটি ২০ লাখ টাকা। আর জনতা ব্যাংক ২ হাজার ৩০৩ জন গ্রাহকের মধ্যে প্রায় ৩১ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে।বেসরকারি খাতের ব্যাংকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঋণ বিতরণ করেছে এক্সিম ব্যাংক। এ ব্যাংক ১৭১ জন কৃষককের মধ্যে ১১৩ কোটি টাকা বিতরণ করেছে। এরপর ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ ১ হাজার ৬৯০ জন কৃষককে দিয়েছে ৭০ কোটি টাকা ঋণ। আর ব্র্যাক ১ হাজার ৪০০ জন কৃষককে ৬০ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে।পোল্ট্রি মত্স্য ডেইরি প্রাণিসম্পদ মৌসুমভিত্তিক ফুল ও ফল চাষের জন্য গঠন করা ৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের বরাদ্দকৃত অর্থের ১০ শতাংশও বিতরণ করতে পারেনি কয়েকটি ব্যাংক। এসব ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক আইএফআইসি ব্যাংক যমুনা ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এনআরবি ব্যাংক এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ওয়ান ব্যাংক সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক সাউথইস্ট ব্যাংক স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ট্রাস্ট ব্যাংক ইউনিয়ন ব্যাংক এবং ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক।জানা গেছে প্রণোদনার এই অর্থ বিতরণে বিলম্বে বাংলাদেশ ব্যাংক বেশ উদ্বিগ্ন। কেন বিলম্ব বা ঋণ বিতরণ কেন হচ্ছে না এ বিষয়ে ব্যাংকগুলোর কাছে ব্যাখ্যাও চেয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তদারকি কমিটি গঠন শাখা পর্যায়ে ফোন করাসহ বেশ কিছু উদ্যোগও গ্রহণ করেছে ব্যাংক সেক্টরের নিয়ন্ত্রক কেন্দ্রীয় ব্যাংক।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1822.csv b/Bangla_fin_news_articles/1822.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bcef48951f5cb49f661302440187a2cad1012265 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1822.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1822,ভরিতে ২ হাজার ৩৩৩ টাকা কমলো স্বর্ণের দাম,2020-11-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা পরিস্থিতিতে গত অক্টোবরে ভরিতে ২ হাজার ৩৩৩ টাকা বাড়ানোর পর এ মাসে এসে স্বর্ণের দাম ভরিতে ২ হাজার ৫০৮ টাকা কমানো হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার স্বর্ণের নতুন এই দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস।বাজুসের সভাপতি এনামুল হক খান ও সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় আজ বুধবার থেকে স্বর্ণের এ নতুন দাম কার্যকর হবে। তবে রুপার দাম অপরিবর্তিত থাকবে।আরো পড়ুন ...আরিফুলের ছক্কা বৃষ্টিতে জিতল সাকিবদের খুলনাস্বর্ণের নতুন দাম অনুযায়ী আজ বুধবার থেকে ভালো মানের অর্থাত্ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম পড়বে ৭৩ হাজার ৮৩৩ টাকা। যা গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছিল ৭৬ হাজার ৩৪১ টাকায়। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি বিক্রি হবে ৭০ হাজার ৬৮৪ টাকা। যা মঙ্গলবার বিক্রি হচ্ছিল ৭৩ হাজার ১৯২ টাকায়। আর ১৮ ক্যারেটের প্রতি স্বর্ণের দাম পড়বে ৬১ হাজার ৯৩৬ টাকা। যা মঙ্গলবার পর্যন্ত ছিল এই মানের স্বর্ণের দাম রয়েছে ৬৪ হাজার ৪৪৪ টাকা।এছাড়া সনাতন পদ্ধতির ভরি প্রতি স্বর্ণ কেনা যাবে ৫১ হাজার ৬১৩ টাকায়। এই মানের স্বর্ণ গতকাল পর্যন্ত বিক্রি হয় ৫৪ হাজার ১২১ টাকায়।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1823.csv b/Bangla_fin_news_articles/1823.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..298c8fb70fd156ada88436a23b67a41d203c13f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1823.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1823,তাজরীন অগ্নিকাণ্ডের আট বছর আজ,2020-11-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের শিল্প দুর্ঘটনার বাঁক বদল করে দেওয়া আলোচিত তাজরীন ফ্যাশনস অগ্নিকাণ্ডের আট বছর আজ। ২০১২ সালের এই দিনে ভয়াবহ ঐ অগ্নিকাণ্ডে ১১২ জন শ্রমিক নিহত হন। আহতের সংখ্যা আরো অনেক বেশি। ঐ ঘটনায় প্রকৃত অপরাধী কে বা কারা তা আজও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। নিম্ন আদালতে ঐ মামলার বিচারকাজ এই দীর্ঘ সময়েও শেষ হয়নি।সূত্র জানিয়েছে এখনো তাজরীনের ঘটনায় করা মামলায় সব সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণও শেষ করা সম্ভব হয়নি। তাজরীনের মালিক দেলোয়ার হোসেন ছয় মাস জেলে থাকার পর তিনি এখন জামিনে মুক্ত। সম্প্রতি তিনি রাজনীতিতে সক্রিয় হয়েছেন। তার স্ত্রী এবং প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মাহমুদা আক্তার মিতাও জামিনে রয়েছেন।সাত বছরেও তাজরীনের বিচারকাজ শেষ না হওয়ায় উদ্বেগ জানিয়েছেন শ্রমিক নেতারা। শ্রমিক নেতা ও জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিন ইত্তেফাককে বলেন মামলার কোনো অগ্রগতি নেই। আদালত থেকেও তেমন চাপ নেই। এ ধরনের ক্ষেত্রে যে সহানুভূতিশীল হয়ে এগিয়ে যাওয়া দরকার তা নেই। আমরাও শ্রমিক অধিকার সংগঠনগুলো যেভাবে লেগে থাকা দরকার তা করতে পারিনি। যখন দিবস আসে তখন মনে হয় অনেক কিছু করা দরকার। তিনি বলেন ক্ষতিপূরণ দেওয়া নিয়ে এখনো প্রশ্ন রয়ে গেছে। অন্যদিকে আহতদের যথাযথ চিকিত্সা ও পুনর্বাসন দরকার। তারা যাতে টিকে থাকতে পারে এজন্য সরকারি উদ্যোগ প্রয়োজন।রানা প্লাজা ও তাজরীনে আহতদের চিকিত্সা ট্রাস্ট ফান্ড নামে বেসরকারিভাবে একটি কার্যক্রম চলমান রয়েছে। সূত্র জানায় আহতদের মধ্যে ১৭২ জন এই ট্রাস্টে তালিকাভুক্ত বলে জানা গেছে। এর বাইরে আরো ৫০এর অধিক ঐ ঘটনায় আহত হিসেবে তালিকাভুক্তির আবেদন করেছেন। তবে তহবিলের অভাবে পুরোদমে চিকিত্সাসেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।এদিকে তাজরীন অগ্নিকাণ্ডের ছয় বছর পূর্তি উপলক্ষে শ্রমিক সংগঠনগুলো সাভারের নিশ্চিন্তপুরে অগ্নিকাণ্ডের স্থল সমাবেশ ছাড়াও রাজধানীর প্রেসক্লাবে সমাবেশ মানববন্ধন ও আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। এছাড়া জুরাইন কবরস্থানেও নিহত শ্রমিকদের স্মরণে দোয়া মাহফিল করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1824.csv b/Bangla_fin_news_articles/1824.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f1ca4407bc06e0b533aa4267e6368c55dbd9697 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1824.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1824,রবির আইপিও জমাদানের সময় শেষ হচ্ছে আজ,2020-11-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রবির আইপিও আবেদন জমা দানের সময়সীমা বাড়ছে এমন একটি গুজব বাজারে ছড়ানো হচ্ছে যা একেবারেই ভিত্তিহীন। রবির আইপিও জমাদানের সময়সীমা পূর্বনির্ধারিত তারিখ অনুসারে আজ ২৩ নভেম্বর শেষ হচ্ছে এ সময়সীমা আর কোনোভাবে বাড়বে না।রবির আইপিও আবেদনকে ঘিরে বিনিয়োগকারীদের মাঝে যে উৎসাহউদ্দীপনা তৈরি হয়েছে তাতে রবি বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত।এ জন্য বিনিয়োগকারী সরকার নিয়ন্ত্রক সংস্থা স্টেকহোল্ডার গণমাধ্যমসহ আইপিও সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1825.csv b/Bangla_fin_news_articles/1825.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..22908e5ffa538434c565ceb21ec28d679f46c762 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1825.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1825,সম্পদ স্থানান্তরে বছরে ৫ হাজার ৯৮০ কোটি  টাকার কর হারাচ্ছে বাংলাদেশ,2020-11-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্বব্যাপী অপেক্ষাকৃত বেশি আয়কর রয়েছে এমন দেশ থেকে অপেক্ষাকৃত কম করের দেশে মুনাফা সম্পদ নানা কায়দায় স্থানান্তরের মাধ্যমে কর ফাঁকি দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে বাংলাদেশও ক্ষতির তালিকায় রয়েছে। কর ফাঁকি রোধে কাজ করা আন্তর্জাতিক ফোরাম ট্যাক্স জাস্টিস নেটওয়ার্ক প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বছরে সম্পদ ও মুনাফা স্থানান্তরের মাধ্যমে ৭০ কোটি ৩৩ লাখ ৯৭ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ কর হারিয়েছে বাংলাদেশ। এর সঙ্গে যুক্ত বহুজাতিক কোম্পানি ও ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের একটি অংশ। বাংলাদেশ যে পরিমাণ কর আদায় করে থাকে এটি তার প্রায় সাড়ে তিন শতাংশ। অন্যদিকে হারানো কর দেশের স্বাস্থ্য খাতে ব্যয়ের প্রায় ৬২ শতাংশ। এটি ৩ লাখ ৯২ হাজার নার্সের এক বছরের বেতনের সমান অর্থ।ট্যাক্স জাস্টিস নেটওয়ার্ক টিজেএন গত শুক্রবার বিশ্বব্যাপী কর ন্যায্যতা নিয়ে প্রকাশিত দ্য স্টেট অব ট্যাক্স জাস্টিস২০২০ ট্যাক্স জাস্টিস ইন দ্য টাইম অব কোভিড১৯ প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সম্পর্কে এ তথ্য প্রকাশ করেছে।টিজেএনের প্রতিবেদনে বলা হয় যেসব দেশে করহার শূন্য কিংবা একেবারেই কম সেসব দেশে এই অর্থ চলে যায় যা ট্যাক্স হেভেন বা করের স্বর্গ নামে পরিচিত। বছরে এই প্রক্রিয়ায় কর ফাঁকির পরিমাণ ৪২৭ বিলিয়ন ডলার। এই অর্থ প্রায় ৩ কোটি ৪০ লাখ নার্সের সারা বছরের বেতনের সমান। বহুজাতিক কোম্পানিগুলো এক বছরে ১ লাখ ৩৮ হাজার কোটি ডলারের মুনাফা তাদের মূল কোম্পানির পরিবর্তে ট্যাক্স হেভেনে স্থানান্তর করে ২৪ হাজার ৫০০ কোটি ডলার কর ফাঁকি দিয়েছে। ব্যক্তি করদাতারা এ প্রক্রিয়ায় ১৮ হাজার ২০০ কোটি ডলারের কর এড়াতে পেরেছেন।টিজেএনের প্রতিবেদনে করের স্বর্গ বিবেচনায় যে ১৫টি দেশে সবচেয়ে বেশি অর্থ গিয়েছে সেগুলো হলোকেইম্যান দ্বীপপুঞ্জ যুক্তরাজ্য যুক্তরাষ্ট্র লুক্সেমবার্গ নেদারল্যান্ডস আয়ারল্যান্ড ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড হংকং ফ্রান্স ইতালি জার্সি বারমুডা সিঙ্গাপুর পানামা ও সুইজারল্যান্ড।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1826.csv b/Bangla_fin_news_articles/1826.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eb197fad42857235b3826421081e2305d0c9c43e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1826.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1826,ভোক্তার হাতেও টাকার সরবরাহ বাড়াতে হবে,2020-11-23,জামাল উদ্দীন,করোনা ও বিশ্বমন্দার আঘাতে ব্যবসা হারিয়েছেন অনেকেই। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বন্ধ হয়েছে ছোটমাঝারি বহু প্রতিষ্ঠান। চাকরি হারিয়েছেন অনেকে। সার্বিকভাবে আয় কমে যাওয়ায় কমে গেছে ক্রয়ক্ষমতাও। ফলে সাধারণ মানুষ আজ প্রয়োজনটাই সামাল দিতে পারছে না। বাড়তি কেনাকাটার তো প্রশ্নই আসে না। এ অবস্থা ধনী দেশগুলোতেও। ধরা যাক যেসব দেশে বাংলাদেশের পোশাক বিক্রি হয় সেসব দেশের ক্রেতারাও আর পণ্য কিনতে আগ্রহী হচ্ছেন না। ফলে দেশে তৈরি পোশাকের চাহিদাও কমে গেছে।এমন পরিস্থিতিতে করোনার দ্বিতীয় ধাক্কা আসন্ন। সামনের মাসগুলোতে কী হবেএক ধরনের অনিশ্চয়তা জেঁকে বসেছে। এই অনিশ্চয়তা বাংলাদেশের উৎপাদনকারী গোষ্ঠী থেকে শুরু করে সাধারণ ক্রেতার মধ্যেও প্রবল। হাতে নগদ টাকা নেই। সরকার উত্পাদন খাতে প্রণোদনা দিলেও সাধারণ ক্রেতারা রয়ে গেছে আর্থিক প্রণোদনার বাইরে। কোনো রকম সুবিধার বদলে অনেকেই চাকরিচ্যুত হয়ে শহর ছেড়েছেন। প্রয়োজনীয় কেনাকাটা আর করবেন কীভাবেএই সংকটময় সময়ে অর্থনীতিকে সচল রাখতে হলে ক্রেতাভোক্তা ও উত্পাদক সবার হাতেই টাকার প্রবাহ বাড়ানোর কথা বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে উন্নত দেশগুলো প্রতিটি নাগরিককেই আর্থিক সুবিধা দিয়েছে। জীবিকার সংকটকালে জীবন বাঁচিয়ে রাখতে নগদ অর্থ সহায়তার বিকল্প নেই। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন দেশের অভ্যন্তরীণ ভোগ ব্যয় ঠিক রাখতে মানুষের আয় বাড়াতে হবে।এমনকি উত্পাদকরাও বলছেন করোনার অভিঘাতে স্থবির অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে সমাজের সবার হাতেই টাকার সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। যেমনটি বিশ্বের অন্যান্য দেশেও করা হচ্ছে। কারণ শুধু উত্পাদকদের হাতে টাকা গেলে হবে না। উত্পাদিত পণ্য কিনবেন যিনি তার হাতেও টাকা থাকতে হবে। নইলে পণ্য কিনবেন কীভাবে উত্পাদকভোক্তা কাউকে এখানে খাটো করে দেখার সুযোগ নেই।তদুপরি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ভোগব্যয়ের ওপর অধিকতর নির্ভরশীল। ভোগব্যয় বাড়াতে হলে ক্রেতা শ্রেণির হাতে অর্থ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে চাকরি যারা হারিয়েছেন তাদের পাশাপাশি চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে বিশাল এক কর্মীবাহিনী। এরই মধ্যে অনেকেই আয়ের সংস্থান না থাকায় শহর থেকে গ্রামমুখী হয়েছেন। এক্ষেত্রে শুধু দুবেলা খেয়ে পরে থাকার বিষয়ই নয় বরং আর্থসামাজিক অবস্থানও নড়বড়ে হয়ে যাচ্ছে। সন্তানদের লেখাপড়া থেকে শুরু করে নিত্যনৈমিত্তিক চাহিদার জোগান দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।যারা স্বকর্মসংস্থানে ছিলেন তথা অসংগঠিত খাতের অবস্থাও ত্রাহি। এরা ব্যাংকিং সুবিধারও বাইরে। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী বলেন বড় কিছু খাত ছাড়া অনেক খাতই রয়ে গেছে প্রণোদনার বাইরে। সর্বোপরি ক্রেতাদের সংখ্যাই বেশি। ক্রেতার হাতে টাকা না গেলে পণ্য কিনবেন না। ক্রেতা পণ্য না কিনলে কারখানার মালিকের লোকসান হবেএটাই স্বাভাবিক। তাহলে কারখানার মালিককে দেওয়া ব্যাংকের ঋণও খেলাপি হবে। আর ক্রেতাদের যদি ক্রয় সামর্থ্য বাড়ানো যায় তাহলে উত্পাদকও লাভবান হবে। অর্থনীতিও গতিশীল হবে।প্রসঙ্গত করোনা ভাইরাসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে সরকার ১৯টি প্যাকেজের আওতায় ১ লাখ ৩ হাজার ১১৭ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে। কিন্তু ক্রেতাদের জন্য কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। যেখানে প্রতিবেশী দেশ ভারতেও ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতকেই প্রাধান্য দিয়ে উত্পাদকভোক্তা সবার হাতে নগদ অর্থ সরবরাহ বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে এখনো সেই রকম সার্বজনীন কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1827.csv b/Bangla_fin_news_articles/1827.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8238288f7076d5f58be0af1249a90c93fa08023a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1827.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1827,পদোন্নতি নিয়ে হ য ব র ল অবস্থা বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে,2020-11-22,রেজাউল হক কৌশিক,পদোন্নতি দেওয়ার ক্ষেত্রে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা করছে না বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক বিকেবি। সরকারি ব্যাংকের নিয়মানুযায়ী সাধারণত জ্যেষ্ঠতা তালিকা অনুযায়ী কর্মকর্তারা পদোন্নতি পেয়ে থাকেন। এ ব্যাংকের ক্ষেত্রে তা মানা হচ্ছে না। পদোন্নতি দেওয়ার ক্ষেত্রে কোন ক্রাইটেরিয়া মানা হচ্ছে তাও বুঝতে পারছেন না কর্মকর্তারা। তারা বলছেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের এমডি ইচ্ছামাফিক পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া পদোন্নতির ক্ষেত্রে অর্থের লেনদেন হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছেন পদবঞ্চিতরা।বিকেবির হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট১ সূত্রে জানা গেছে অর্থ মন্ত্রণালয় অনুমোদিত সাংগঠনিক কাঠামো ২০১৪ মোতাবেক বিকেবিতে মোট জনবল কাঠামো ১৫ হাজার ৪৪২ জন। এরমধ্যে গত জুলাই পর্যন্ত কর্মরত ছিল ৯ হাজার ২৩৪ জন। ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী পর্যায়ে প্রকট জনবল ঘাটতির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে কার্যক্রম গতিশীল রাখতে নিয়মানুযায়ী পদোন্নতি দেওয়ার কথা চিন্তা করে ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদ। তবে এই পদোন্নতি দেওয়ার ক্ষেত্রে বিপত্তি দেখা গেছে। নিয়মানুযায়ী যেভাবে পদোন্নতি হওয়ার কথা তা হচ্ছে না। এতে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক চৌকস কর্মকর্তা। অন্যদিকে অর্থ লেনদেন কিংবা এমডির খেয়ালখুশির কারণে অযোগ্য অনেক কর্মকর্তা পদোন্নতি পাচ্ছেন। এতে মেধাবী ও কর্মঠ কর্মকর্তাদের মন ভেঙে যাচ্ছে। এজন্য পদোন্নতি বঞ্চিতরা ক্ষোভও প্রকাশ করেছেন।আরো পড়ুন ...বাসে আগুনের পরিকল্পনা হয় বনানীর এক বাসায়তথ্যমতে বিকেবিতে উপমহাব্যবস্থাপকের জন্য অনুমোদিত পদ সংখ্যা ৩৪১টি। খালি আছে ৯১টি পদ। সহকারী মহাব্যবস্থাপক এজিএম পদের খালি ১৩২টি। যেখানে মোট পদ সংখ্যা ৩৪১টি। আর ঊর্ধ্বতন মুখ্য কর্মকর্তা এসপিও পদে খালি আছে ৩০৫টি। যেখানে মোট ৭০০টি পদ রয়েছে। এসব পদের মধ্যে সবচেয়ে সমস্যা তৈরি হয়েছে মুখ্য কর্মকর্তা পিও থেকে এসপিও পদে পদোন্নতিতে। এসপিও পদের জন্য ভাইভা দিয়েছিলেন ৩৪৪ জন। এখন পর্যন্ত ১৯৬ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। আর এসপিও থেকে এজিএম পদে ভাইভা দিয়েছিলেন ১৭৯ জন। এ পদে মাত্র ৮৮ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।পদোন্নতি বঞ্চিতরা বলছেন যদি তদবির রক্ষা করে প্রমোশন দিতেই হয় তাহলে যোগ্য প্রার্থীকে বাদ দেওয়া কেন যেখানে সংশ্লিষ্ট পদগুলোতে যথেষ্ট পরিমাণ খালি রয়েছে। উল্লেখ্য এইবার এসপিও থেকে ডিজিএম ভাইভাতে পদ থাকা সত্ত্বেও অর্ধেকের বেশি প্রার্থীকে বাদ দেওয়া হয় যেখানে অনেকেই ছিলেন সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো পারফর্মার ও শুদ্ধাচার পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন পাওয়া। প্রিন্সিপ্যাল অফিসার থেকে এসপিও প্রমোশন ভাইভাতেও একইভাবে অসংখ্য প্রার্থী বাদ পড়েছেন যারা স্ব স্ব ক্ষেত্রে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখে কাজ করে যাচ্ছেন। অপরদিকে যাদের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে এমন অনেকেই প্রমোশন পেয়েছেন। এই ধরনের বৈষম্যকে নজিরবিহীন বলছেন ব্যাংকাররা। এ বিষয়ে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আলী হোসেন প্রধানিয়া দৈনিক ইত্তেফাককে বলেন যথাযথ নিয়ম মেনেই পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে।ইত্তেফাকএএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1828.csv b/Bangla_fin_news_articles/1828.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c8cebff605b1ae0c6e2132ab7c46fc939cbcec27 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1828.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1828,বিশ্বে ঋণ সংকট বাড়ছে,2020-11-21,শফিকুর রহমান রয়েল,করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে বিশ্বের দরিদ্রতম দেশগুলোর ঋণের পরিমাণ হয়ে পড়েছে আকাশচুম্বী এবং এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ ক্রমাগতই সতর্কঘণ্টা বাজিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু প্রখ্যাত বৈশ্বিক অর্থনীতি বিশ্লেষক নিক ডিয়ারডেন বলছেন ঋণ স্বস্তি ও ভোগান্তি লাঘবে খুব কমই ভূমিকা রাখবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে পৃথিবীর ঋণ বিতরণ পদ্ধতিকেই বদলানো প্রয়োজন। সবচে খারাপ এ সময়ে ঋণদাতারা যতক্ষণ পর্যন্ত চুক্তি মোতাবেক যৌক্তিক দাবি অব্যাহত রাখবে ততক্ষণ পর্যন্ত বাধ্যতামূলকভাবেই দরিদ্রতম ও একেবারে সর্বস্বান্ত দেশগুলোকে তাদের সরকারের নেওয়া ঋণের কিস্তি পরিশোধ করে যেতে হবে। বর্তমান যুগে এটি দেনাদারদের বন্দিশালার সমতুল্যএই কথাগুলো কোনো ঋণ প্রচারকের নয় অতিসম্প্রতি উচ্চারিত হয়েছে স্বয়ং বিশ্ব ব্যাংকের সভাপতি ডেভিড ম্যালপাসের মুখ থেকে। আর তারও আগে আইএমএফ প্রধান আহ্বান জানান আন্তর্জাতিক ঋণ স্থাপত্য সংস্কারের। উভয়ের বাণীই বড় কিছু ঘটার ইঙ্গিত দিচ্ছে। সংগত কারণেই মনে প্রশ্ন জাগে এর পেছনে আসলে কী ভূমিকা রাখছেকরোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে ঐতিহাসিকভাবে অভূতপূর্ব বৈশ্বিক ঋণের স্তর অনেক দেশকে ঠেলে নিয়ে গেছে একেবারে নিঃস্ব হয়ে পড়ার মতো অর্থনৈতিক সমস্যার মুখে। সন্দেহ নেই যে স্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাব মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। কিন্তু প্রাদুর্ভাবের বর্তমান স্তর ডেকে আনছে স্মরণকালের সবচেয়ে ভয়াবহ অর্থনৈতিক মন্দাকে। স্বচ্ছ নীল আকাশের কোনো সম্ভাবনা আপাতত দেখা যাচ্ছে না। উপরন্তু বৈশ্বিক নেতারা ২০০৮ সালের অর্থনৈতিক পতন থেকে কোনো শিক্ষাই নিচ্ছেন না। অর্থনৈতিক মডেল সংস্কারের পরিবর্তে যেটি আমাদেরকে আজকের এই বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির মুখোমুখি করেছে আর্থিক পদ্ধতির সমাধান মিলেছিল আর সেজন্যে কৃচ্ছতার মাধ্যমে মূল্য দিতে হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের সাধারণ জনগণকে যদিও ব্যাংক ও হেজ ফান্ডগুলো তখন উচ্চঝুঁকিসম্পন্ন ধারের উত্সবে যোগ দিতে চলে যায় বিশ্বের দক্ষিণের দেশগুলোয়। ফলশ্রুতিতে অনেক দেশ ঋণ সমস্যায় ভুগতে শুরু করে মহামারি শুরুর আগেই। তারপর আবার নেমে আসল করোনা নামক বিরাট বিপর্যয়। তখন দেখা দিল বাণিজ্যে ধস পণ্যের আকাশছোঁয়া মূল্য এবং মুদ্রার মানে বিরাট পতন। যদিও এ বছর শক্তিশালী জি টুয়েন্টি দেশগুলো ৭০টিরও বেশি দরিদ্র দেশকে ঋণ পরিশোধে ক্ষান্তির প্রস্তাব দেয় কিন্তু কার্যত তারা ঋণ বাতিল করেনি পরিস্থিতিকে বিবেচনা করতে শুরু করে নগদ অর্থ প্রবাহের সমস্যা হিসেবে যা ক্রমান্বয়ে মিটে যাবে। আরো খারাপ খবর হলো অব্যাহতির বিস্তার বিশ্বব্যাংক আইএমএফ কিংবা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রাইভেট করপোরেশনগুলোর মালিকানাধীন ঋণ পর্যন্ত পৌঁছায়নি। যে কারণে দরিদ্র দেশগুলোকে এখন পর্যন্ত ঠিকই করে যেতে হচ্ছে বিশাল অঙ্কের ঋণ পরিশোধ অথচ সেগুলো বহন করার মতো পর্যাপ্ত শক্তি তাদের অর্থনীতিগুলোর মধ্যে অবশিষ্ট নেই।সম্প্রতি প্রকাশিত একটি অর্থনৈতিক রিপোর্টে দেখা গেছে নিম্নতর আয়ের দেশগুলো শুধু এ বছরেই বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের ঋণের কিস্তি পরিশোধ করবে ১ হাজার ৩০০ কোটি মার্কিন ডলার ১ লাখ ১০ হাজার ৫০০ কোটি। এর প্রায় সবটাই পাবে ধরার সবচেয়ে ধনী কয়েকটি করপোরেশনগোল্ডম্যান স্যাকস ইউএসবি এইচএসবিসি লিগ্যাল অ্যান্ড জেনারেল এবং যেটির নাম না বললেই নয় সেই ব্ল্যাকরক। এই ব্ল্যাকরক হচ্ছে মাল্টিপ্রিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ ফান্ড যার সম্পদের মূল্য পুরো আফ্রিকা মহাদেশের জিডিপির আড়াই গুণ। ঘানা কেনিয়া নাইজেরিয়া সেনেগাল ও জাম্বিয়াকেই তারা ঋণ দিয়েছে ১০০ কোটি মার্কিন ডলারের ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা কাছাকাছি।নিউ ইন্টারন্যাশনালিস্ট অনুসরণেইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1829.csv b/Bangla_fin_news_articles/1829.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8a11133acda4d862dd2b1256e066db4c5d3a218f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1829.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1829,সহজ হচ্ছে ব্যাংক হিসাব খোলা ও লেনদেনের প্রক্রিয়া,2020-11-21,এম এ মাসুম,কোনো ব্যাংকে নতুন হিসাব খুলতে গেলে সেই ব্যাংকের কাছে একজন ব্যক্তি অচেনা। তাই কোনো ব্যাংকে হিসাব খুলতে গেলে ঐ ব্যাংকেরই কোনো গ্রাহককে তার পরিচয়দানকারী বা ইন্ট্রোডিউসার হতে হয়। ব্যাংক হিসাব খোলার ক্ষেত্রে এ বিধান চলে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। এ শর্তের কারণে অনেক মানুষের ব্যাংক হিসাব খুলতে না পেরে ব্যাংক থেকে ফিরে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের মধ্যে নতুন গ্রাহককে পরিচয় করে দেওয়ার এই নীতি থেকে সরে এসেছে ব্যাংকগুলো। এ কারণে পরিচয়দানকারী ছাড়াই ঘরে বসে নতুন হিসাব খোলা যাচ্ছে। ফলে নতুন ব্যাংক হিসাব খোলার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের যে ভোগান্তিতে পড়তে হতো তা কেটে গেছে। ফলে ব্যাংক হিসাব খোলা অনেক বেড়ে গেছে।দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য ব্যাংকে চলতি হিসাব খোলা এবং পরিচালনার পদ্ধতি সহজ করা হয়েছে। একই সঙ্গে বাড়ানো হয়েছে লেনদেনের সীমা। এর আওতায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বাণিজ্যিক ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ও পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডারদের কাছ থেকে সহজে সেবা নিতে পারবেন। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের লেনদেনকে আর্থিক ব্যবস্থায় নিয়ে আসার জন্যই কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ উদ্যোগ নিয়েছে।এ বিষয়ে সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে একটি সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ও পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডারগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।সার্কুলারে বলা হয় এর আওতায় ক্ষুদ্র অতিক্ষুদ্র প্রান্তিক পণ্য ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিরা সুবিধা পাবেন। এখন থেকে ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ও পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডারদের কাছে আলোচ্য উদ্যোক্তারা সেবা নিতে পারবেন। এগুলোয় তারা সহজে হিসাব খুলতে পারবেন। শুধু জাতীয় পরিচয়পত্র দেখিয়েই এসব প্রতিষ্ঠানে চলতি হিসাব খুলে রিটেইল ব্যাংকিং পরিচালনা করা যাবে। অন্যান্য কাগজপত্র লাগবে না। এ ধরনের হিসাবে কোনো লেনদেন সীমা থাকবে না। গ্রাহকরা যত খুশি লেনদেন করতে পারবেন। অর্থাত্ হিসাব খোলার সময় গ্রাহকদের বছরে কী পরিমাণ লেনদেন হবে এর একটি সীমা উল্লেখ করতে হয়। নতুন নিয়মে এ সীমা উল্লেখ করতে হবে না।তবে বাংলাদেশ আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটের নিয়ম অনুযায়ী ইকেওয়াইসি বা গ্রাহককে জানার তথ্য থাকতে হবে। এক্ষেত্রে লেনদেনের সীমা কার্যকর হবে। এ সীমা মাসিক কোনোক্রমেই ১০ লাখ টাকা এবং এককালীন সর্বোচ্চ স্থিতি ১০ লাখের বেশি হবে না। হিসাব খোলার আগে গ্রাহকের পেশা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে।মোবাইল ব্যাংকিংয়ে হিসাব খোলার সময় সাধারণ কেওয়াইসির বা ইকেওয়াইসি দুটির যে কোনো একটিতে খোলা যাবে। এসব হিসাব মোবাইল সেবাদানকারী এজেন্টের কাছে খোলা যাবে না। খুলতে হবে সেবা প্রদানকারীর সরাসরি নিয়োগ করা কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে। এক্ষেত্রে গ্রাহকের নিজস্ব জাতীয় পরিচয়পত্র ও নিজের নামে নিবন্ধিত মোবাইল নম্বর লাগবে।ব্যাংকে ব্যক্তিপর্যায়ে লেনদেনগুলো হয় সঞ্চয়ী হিসাবের মাধ্যমে। এতে খুব একটা বড় আকারের লেনদেন করা যায় না। বড় লেনদেন হয় ব্যবসায়ীদের হিসাবের মাধ্যমে ব্যাংকিং ভাষায় যাকে চলতি হিসাব কারেন্ট অ্যাকাউন্ট বলা হয়। এটি খুলতে ট্রেড লাইসেন্সের প্রয়োজন হয়। তবে এখন থেকে ব্যক্তিপর্যায়ের উদ্যোক্তারা বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যাংকে ব্যক্তিক রিটেইল হিসাব খুলতে পারবেন।এতে কোনো ধরনের ট্রেড লাইসেন্সের প্রয়োজন হবে না। ইকেওয়াইসি ও ব্যাংক হিসাব খুলতে অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। এটি চলতি হিসাবের মতোই পরিচালিত হবে। বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে এ হিসাব। তবে এ হিসাবের মাধ্যমে মাসে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকার বেশি লেনদেন করা যাবে না। অপরদিকে এমএএফএস অর্থাত্ মোবাইল ব্যাংকিং হিসাবধারীদের বেলায়ও এটি প্রযোজ্য হবে। তবে এক্ষেত্রে বেশ কিছু শর্ত ও প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের কোনো এজেন্ট এ হিসাব খুলতে পারবে না। সংশ্লিষ্ট সেবা প্রদানকারী সংস্থার সরাসরি তত্ত্বাবধানে চলতি হিসাব পরিচালনা করা যাবে। এ হিসাব পরিচালনার মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের গ্রাহকদের ক্ষেত্রে ব্যক্তিপর্যায়ের চেয়ে লেনদেনসীমা বেশি হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1830.csv b/Bangla_fin_news_articles/1830.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..75ebf9caaf8ed669d15b0a192022de230b4a58ee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1830.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1830,উন্নত প্রযুক্তি না থাকায় পিছিয়ে চাষিরা,2020-11-20,কামরুল হাসান নোমান জুড়ী মৌলভীবাজার সংবাদদাতা,জুড়ীতে কমলা চাষের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ভালো যোগাযোগ ব্যবস্থা সেচ সুবিধা না থাকা উন্নত প্রযুক্তি ভালো চারা ও কীটনাশকের অভাব ইত্যাদির কারণে কমলাচাষিরা পিছিয়ে রয়েছেন।সম্প্রতি উপজেলার বিভিন্ন কমলা বাগান পরিদর্শনে জানা যায় চলতি বছর জুড়ীতে ৯১ হেক্টর জমিতে কমলা চাষ হয়েছে। মৌসুমে বৃষ্টি শুরু হতে কিছুটা দেরি হওয়ায় এবার কমলার ফলন কিছুটা কম হয়েছে। প্রতিকূল পরিবেশে অর্থ শ্রম আর ঘামে উত্পাদিত কমলার মূল্য পাওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষকরা।দেশীয় কমলার পুষ্টিগুণ ও কমলাচাষিদের স্বার্থ রক্ষার্থে বিদেশি কমলা আমদানি দেড় মাস পিছানোর দাবি জানিয়ে কমলাচাষিরা বলেন উন্নত যোগাযোগব্যবস্থা সেচসহ প্রযুক্তিগত পর্যাপ্ত সুযোগসুবিধা ও সরকারের সহযোগিতা পেলে জুড়ী উপজেলাসহ বৃহত্তর সিলেটে উত্পাদিত কমলা দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানির সুযোগ রয়েছে।উপজেলার হায়াছড়া লালছড়া শুকনাছড়া রুপাছড়া গ্রামের কমলাচাষি জয়নুল মুর্শেদ বাবুল আহমদ প্রমুখ বলেন দেশীয় কমলা পরিপক্ক হয়ে বাজারজাত হবার আগেই বিদেশি কমলা দেশের বাজার দখল করে নেয়। এতে আমরা ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ার আগে কিছুটা অপরিপক্ক থাকতেই কমলা বিক্রি করে দেই। যেগুলোর স্বাদ ও পুষ্টিগুণ থাকে না। জুড়ীতে কমলার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে কিন্তু প্রযুক্তির দিক দিয়ে আমরা পিছিয়ে রয়েছি।জুড়ী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জসিম উদ্দিন বলেন বৃষ্টি হতে দেরি হওয়া এবং সেচ সুবিধা না থাকায় এবার ফল কিছু কম হয়েছে। নিয়মিত সহযোগিতা ছাড়াও ২০১৯২০ অর্থ বছরে শুরু হওয়া লেবু জাতীয় ফসলের সম্প্রসারণ ব্যবস্থাপনা ও উত্পাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় কমলাচাষিরা উপকৃত হচ্ছেন।জুড়ী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা এম এ মোঈদ ফারুক বলেন জুড়ীতে কমলার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এখানকার কমলাচাষিরা বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন। দ্রুততম সময়ে কমলাচাষিদের সমস্যা ও সম্ভাবনা বিষয়ে সেমিনারের আয়োজন করে পর্যায়ক্রমে তাদের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1831.csv b/Bangla_fin_news_articles/1831.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3423b5274227aec9a1bff129703375eedb11db3f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1831.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1831,নতুন নিরাপত্তা সুতা সংযুক্ত ১০ টাকার নোট আসছে আজ,2020-11-17,অনলাইন ডেস্ক,ব্যাংক নোটের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য অধিকতর সুদৃঢ় করা এবং নোট জালকরণ প্রতিরোধ করার লক্ষ্যে ১০০ শতাংশকটন কাগজ ও নতুন নিরাপত্তা সুতা সংযোজনপূর্বক বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি সংবলিত বিদ্যমান ডিজাইন এবং গভর্নর ফজলে কবির স্বাক্ষরিত ১২৩ মিমি৬০ মিমি পরিমাপের ১০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট মুদ্রণ করা হয়েছে।আজ মঙ্গলবার থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস হতে এবং পরবর্তীকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্যান্য অফিস হতে ইস্যু করা হবে।নতুন প্রচলিত এ নোটটিতে বিদ্যমান ১০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটের রং এবং ডিজাইন অপরিবর্তিত রেখে নিরাপত্তা কাগজ ও নোটের সম্মুখভাগের বাম পাশের নিরাপত্তা সুতা পরিবর্তন করা হয়েছে।উল্লেখ্য বঙ্গবন্ধুর ছবিসংবলিত বিদ্যমান ডিজাইনে নতুন ২০ ও ৫০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট নতুন স্পেসিফিকেশন সংযোজন করে পর্যায়ক্রমে বাজারে ইস্যু করা হবে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1832.csv b/Bangla_fin_news_articles/1832.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8d74d6ca17940802778e2d7cc10343cdb347507a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1832.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1832,করোনায় মারা গেলেন হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনের এমডি,2020-11-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনের বিএইচবিএফসি ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি দেবাশীষ চক্রবর্তী। গতকাল রাত ৯টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক অ্যাপোলো।তিনি করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঐ হাসপাতালে চিকিত্সা নিচ্ছিলেন। তবে গতকালই তার করোনা পরীক্ষার ফল নেগেটিভ আসে।তিনি ছাড়াও তার মা ও স্ত্রীসহ পরিবারের চার জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর অন্যান্য হাসপাতালে চিকিত্সা নিচ্ছেন।তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএইচবিএফসির জনসংযোগ কর্মকর্তা জেড এম হাফিজুর রহমান।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1833.csv b/Bangla_fin_news_articles/1833.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..362ab679d46d25a818e0810f4e038d328526eced --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1833.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1833,বাংলাদেশে রেমিট্যান্সে বিরল ঘটনা,2020-11-16,অনলাইন ডেস্ক,মহামারিতে যখন বিশ্বে অর্থনৈতিক সংকট চলছে তখন বাংলাদেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা।এরই ধারাবাহিকতায় চলতি মাসের ১২ দিনেই রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে। এর আগে কখনো এত পরিমাণ রেমিট্যান্স বাংলাদেশে আসেনি।সোমবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় এক মাসে১২ দিনে ১০৬ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। অর্থাৎ১ দশমিক ০৬৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।যা বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় আট হাজার ৯৫৪ কোটি টাকার বেশি। এখানেডলার প্রতি ৮৪ টাকা ধরা হয়েছে।এর আগে কখনোএতো পরিমাণ রেমিট্যান্স আসেনি।বাংলাদেশের ইতিহাসে এটিএকটি বিরল ঘটনা।অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন নভেম্বরের ১২ তারিখ পর্যন্ত প্রবাসী আয় এসেছে ১ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। এর আগে মাত্র ১২ দিনে কখনও এতো রেমিট্যান্স অর্জিত হয়নি।রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স অর্জিত হওয়ায় সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি।অর্থমন্ত্রী বলেন অপ্রত্যাশিত কোভিড১৯এর প্রভাবে বড় ধরনের অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে সারা বিশ্ব। এই সময়আমাদের রেমিট্যান্স যোদ্ধারা কষ্ট করে অর্থ পাঠিয়ে অর্থনীতিকে গতিশীল রাখতে চালকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1834.csv b/Bangla_fin_news_articles/1834.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..113cd0a1bd71e22ad91567c1fa397ca3992de04a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1834.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1834,সীমিত পরিসরে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়া যাবে,2020-11-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা মহামারির মধ্যে সীমিত পরিসরে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার পদ্ধতি চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। একটি বিশেষ সফটওয়্যার তৈরির মাধ্যমে রাজধানীর কর অঞ্চল৬এ এটি চালু করা হয়েছে। রবিবার এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। এনবিআরের কর্মকর্তারা বলেন বর্তমানে কর অঞ্চল৬এর আওতায় ১ লাখ ৩৫ হাজার করদাতা আছেন। নতুন সফটওয়্যার যুক্ত করায় ঐ অঞ্চলের করদাতারা এখন থেকে প্রচিলত প্রথার পাশাপাশি অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে পারবেন। এ জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে কর অঞ্চল৬এর কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্ট করদাতারা ওয়েব পেজটি খুলে নির্ধারিত ফরম পূরণ করে রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন বলে জানিয়েছে এনবিআর।বর্তমানে এনবিআরের অধীনে সারা দেশে ৩০টি কর অঞ্চল রয়েছে। ঐ সব কর অঞ্চলের অধীনে মাঠ পর্যায়ে প্রায় ৬০০ কর অফিস আছে। এসব অফিসকে অটোমেশনের আওতায় আনতে কাজ করছে এনবিআর।ডিজিটাল এনবিআরের অংশ হিসেবে দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে পাঁচ বছর আগে অনলাইনে রিটার্ন দেওয়ার পদ্ধতি চালু করে এনবিআর। চালু হওয়ার এক বছর পর এতে নানা ত্রুটি দেখা দেয়। যে কারণে অনলাইনের সুফল পান নি করদাতারা। এনবিআর কর্মকর্তারা জানান ভিয়েতনামের ইনফরমেশন সিস্টেম করপোরেশন নামের এফপিটি একটি প্রতিষ্ঠান অনলাইনে রিটার্ন জমা দেওয়ার সফটওয়্যারটি তৈরি করেছিল। অভিযোগ উঠেছে প্রতিষ্ঠানটি ঠিকমতো কাজ না করে টাকা তুলে নিয়ে গেছে। এর মধ্যে তাদের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদও শেষ হয়েছে। এমতাবস্থায় সারা দেশে অনলাইনে রিটার্ন জমার কাজ বন্ধ রয়েছে। তবে পুনরায় অনলাইন চালুর বিষয়ে নতুন করে উদ্যোগ নিয়েছে এনবিআর। তারই অংশ হিসেবে কর অঞ্চলে এটি চালু করা হলো। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন জনগণ এখনো মনে করেকর দেওয়া ঝামেলার ব্যাপার। অনুকূল পরিবেশ ও উন্নত প্রযুক্তি থাকলে সবাই কর প্রদানে উত্সাহিত হবেন। আমরা সেই পরিবেশ নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি।তিনি আরো জানান করোনার কারণে অটোমেশনের কার্যক্রম পিছিয়ে গেছে। চেষ্টা চলছে দ্রুত সম্পন্ন করার। এখন যেভাবে অটোমেশনের কাজ এগোচ্ছে তা চলতে থাকলে আশা করা যাচ্ছে আগামী বছর থেকে সবাই অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে পারবেন। অটোমেশন পূর্ণাঙ্গভাবে সম্পন্ন হলে এক পৃষ্ঠার ফরম পূরণ করে সহজেই অনলাইনে রিটার্ন এবং তার সঙ্গে আয়কর পরিশোধ করা যাবে। এতে করদাতাদের হয়রানি কমবে পাশাপাশি সময় সাশ্রয় হবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1835.csv b/Bangla_fin_news_articles/1835.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a7804e7782e5a36e6f1fb3494178feefb5a9846b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1835.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1835,যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়াই বিশ্বের বৃহত্তম বাণিজ্যিক জোট,2020-11-15,অনলাইন ডেস্ক,বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রকে রেখেই বৃহত্তম বাণিজ্যিক জোট গড়া হচ্ছে এশিয়ায়। এই জোটে যোগ দিচ্ছে এশিয়াপ্যাসিফিক অঞ্চলের অন্তত ১৫টি দেশ বলে জানা গেছে। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।জানা যায় আজ রোববার ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে হতে চলেছে এই জোটের অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব আরসিইপি চুক্তি। এই কার্যক্রম যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বড় আঘাত এবং চীনের অর্থনৈতিক প্রতিপত্তি আরও বৃদ্ধি করবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।রয়টার্স বলছে ২০১৭ সালে এই চুক্তি হওয়ার কথা থাকলেও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রকে সেখান প্রত্যাহার করে নেন। এরপর তা পিছিয়ে যায়। তাছাড়া যুক্তরাষ্ট্র এই চুক্তি থেকে বের হওয়ার কারণে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনৈতিক অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব অনেকটাই কমে যাবে। তবে লাভ হচ্ছে চীনের।জানা যায় এই জোটের সদস্য হিসেবে যুক্ত হচ্ছে আসিয়ানভুক্ত ১০টি দেশ চীন জাপান দক্ষিণ কোরিয়া অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড। মুক্তবাণিজ্যের প্রসারে আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই বিভিন্ন খাতের শুল্ক কমাবে জোটভুক্ত দেশগুলো।অর্থনৈতিক সেবা বিষয়ক সংস্থা আইএনজির বৃহত্তর চীন অঞ্চলের শীর্ষ অর্থনীতিবদ আইরিস প্যাং বলেন বিদেশি বাজার ও প্রযুক্তির ওপর চীনের নির্ভরশীলতা অনেকটাই কমিয়ে দিতে পারে আরসিইপি।বৈশ্বিক অর্থনীতি এবং মোট জনসংখ্যার ৩০ শতাংশ থাকবে এই জোটের অধীনে। প্রায় ২২০ কোটি ভোক্তার বাজারও থাকবে আরসিইপির দখলে।বিশেষজ্ঞরা বলছেন বিশ্বের বৃহত্তম জোট থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বাদ দেয়া ট্রাম্প প্রশাসন ক্ষমতাচ্যুত হলেও নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের খুব শিগগিরই এদিকে নজর দেয়ার সম্ভাবনা নেই। হোয়াইট হাউসে প্রবেশের পর প্রথম বছরে তিনি করোনা সংকট মোকাবিলার মতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো সামলাতেই ব্যস্ত থাকবেন।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1836.csv b/Bangla_fin_news_articles/1836.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3e51b95f2d0435110966470f4c986df19904b481 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1836.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1836,খরচ কমাতে উপশাখায় ঝুঁকছে ব্যাংকগুলো,2020-11-15,রেজাউল হক কৌশিক,ব্যাংকের শাখার প্রায় সব সুবিধাই মিলছে উপশাখাগুলোতে। এসব উপশাখায় ব্যাংকিং সুবিধা পেতে গ্রাহকদের তেমন কোনো অসুবিধা হচ্ছে না। সাধারণত একটি ব্যাংকের শাখা চালাতে ব্যাংকগুলোর যে পরিমাণ খরচ ও জনবল নিয়োগ দিতে হয় তার তুলনায় উপশাখা চালাতে অনেক কম খরচ ও জনবল নিয়োগ দিতে হয়। শাখার মতো জাঁকজমকপূর্ণ প্রশস্ত অবকাঠামোর দরকার হয় না উপশাখাগুলোতে। আবার উপশাখা খোলার ক্ষেত্রে রেগুলেটরি ঝামেলাও অনেক কম। এসব কারণে ব্যাংকগুলো এখন উপশাখা খোলার দিকে ঝুঁকছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে দেশের কার্যরত ব্যাংকগুলোর মধ্যে ৩০টি ব্যাংক গত মাস পর্যন্ত ১ হাজার ২৭৫টি উপশাখা খুলেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৩২৮টি উপশাখা খুলেছে এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক। এর পরের অবস্থানে রয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক। তারা ৩০১টি উপশাখা খুলেছে। আর ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ খুলেছে ১৮২টি উপশাখা। এছাড়া ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক ৫৯টি সোশ্যাল ইসলামী ও এক্সিম ব্যাংক ৫৪টি করে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ৪০টি যমুনা ব্যাংক ৩৮টি এবং মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ৩২টি উপশাখা চালু করেছে। দেশে ৬০টি ব্যাংক কর্মরত রয়েছে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই ব্যাংকগুলো সারাদেশে ১০ হাজার ৬৩০টি শাখা খুলেছে। শাখানির্ভর ব্যাংকিংসেবা সব মানুষের হাতের নাগালে পৌঁছাতে পারেনি। শাখানির্ভর ব্যাংকিং খাতের ঋণ ও ব্যাংকিং সুবিধা মূলত ব্যবহার করছে উচ্চ ও মধ্যবিত্ত শ্রেণি এবং বড় ও মাঝারি শিল্প ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো। নিম্নবিত্ত সাধারণ জনগণ এবং ছোট শিল্প ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে এখন পর্যন্ত ব্যাংকের ঋণ ও অন্যান্য সুবিধা যথেষ্ট পরিমাণে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। সব মানুষকে ব্যাংকিংসেবা দিতে নতুন নতুন সেবা চালুর প্রক্রিয়া ২০০৯ সাল থেকে অব্যাহত রেখেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ঐ বছর থেকে অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিংসেবার ধারণা ব্যাপকভাবে ব্যাংকিং নীতিতে স্থান করে নিয়েছে। খরচ কমিয়ে প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং ধারণার একটি হলো উপশাখা ব্যাংকিং।আরো পড়ুন ...বেতাগী প্রেসক্লাবের সভাপতি মজনু সম্পাদক লিটনউপশাখা বিষয়ে এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের চেয়ারম্যান পারভেজ তমাল বলেন স্বল্প ব্যয়ে মানুষকে বেশি সেবা দেওয়ার জন্য আমাদের ব্যাংকই সবার আগে উদ্যোগ নেয়। এক্সপ্রেস ব্যাংকিং হিসেবে আমরা প্রথম কাজ শুরু করি। উপশাখা বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক সার্কুলার দেওয়ার আগে থেকেই আমরা এমন মডেলে কাজ শুরু করি। ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন সেন্টার হিসেবে কাজ শুরু হয়। গার্মেন্টস এলাকা বিআরটিএ জমি রেজিস্ট্রেশন অফিসে কাজ শুরু হয়। অন্য ব্যাংকগুলো উপশাখাকে ডিপোজিট হান্টিং সেন্টার করলেও আমরা সার্ভিস সেন্টার হিসেবে তা প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছি এবং পেরেছি। ৬০ ফুট থেকে শুরু করে ১ হাজার ফুট পর্যন্ত আয়তনে আমাদের উপশাখাগুলো রয়েছে। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এনআরবিসির উপশাখা ৩২৮টি থাকলেও এখন তা ৪৫০ হয়ে গেছে। এ বছর শেষে উপশাখা সংখ্যা দাঁড়াবে ৫০০টিতে।তিনি বলেন খরচের দিক থেকে উপশাখাকে স্বল্পব্যয়ী ব্যাংকিং সেবার আউটলেট হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সে হিসেবে প্রচলিত শাখা স্থাপনের জন্য নির্ধারিত বিভিন্ন ব্যয়সীমার চেয়ে উপশাখা স্থাপনের ব্যয় এবং প্রচলিত শাখা কর্তৃক প্রদত্ত ব্যাংকিং সেবার জন্য নির্ধারিত ফি চার্জ ও কমিশনের চেয়ে ব্যাংকিং বুথে সেবা প্রদানের ফি চার্জ কমিশন প্রভৃতি কম ছাড়া বেশি হবে না। উপশাখার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে বাংলাদেশে ব্যাংক ব্যবসার প্রসার ঘটিয়ে সুবিধাবঞ্চিত জনগণের কাছে আর্থিক সেবা পৌঁছে দেওয়া এবং স্বল্পব্যয়ী ব্যাংকিং সেবা আউটলেটের মাধ্যমে অধিকতর আর্থিক সেবাভুক্তি নিশ্চিত করা।এই বিষয়ে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি কাজী ওসমান আলী বলেন উপশাখা অত্যন্ত যুগোপযোগী ব্যাংকিং ধারণা। এখানে বৈদেশিক লেনদেন ছাড়া ব্যাংকের সব ধরনের সেবা পাওয়া যায়। অনেক এলাকায় ব্যাংকের শাখা খোলার মতো পরিস্থিতি নেই কিন্তু সেখানকার মানুষের ব্যাংকিং সেবা দরকার। এই পরিস্থিতিতে উপশাখা কার্যকরী সমাধান। শাখা খোলার জন্য ব্যাংকের বিভিন্ন খাতে বেশ মোটা অঙ্কের খরচ করতে হয়। উপশাখা খোলার ক্ষেত্রে এই খরচ অনেক কম।একসময় ব্যাংকের ব্যবসা হিসেবে শাখা ব্যাংকিং কৃষি শাখা এসএমই শাখা বুথ কালেকশন বুথ ফাস্ট ট্র্যাক সেবাঘর ও ইলেকট্রনিক বুথ ও ব্যবসা উন্নয়ন কেন্দ্র অন্তর্ভুক্ত ছিল। স্বল্প ব্যয়ে ব্যাংকিংসেবা কীভাবে মানুষের নাগালে পৌঁছানো যায় তারই আলোকে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে ব্যাংকিং বুথ স্থাপনসংক্রান্ত নীতিমালা জারি করে। এতে বলা হয় ব্যাংকিং বুথের আয়তন হবে এক হাজার বর্গফুটের মধ্যে। এরপরই ব্যাংকগুলো বুথ স্থাপন জোরদার করে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক এক সার্কুলার জারির মাধ্যমে ব্যাংকিং বুথকে উপশাখায় রূপান্তর করে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1837.csv b/Bangla_fin_news_articles/1837.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c1ddd508e39b75304f7d32afe22b6a57ed80afa5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1837.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1837,দর্শনা আন্তর্জাতিক রেল বন্দরে ১০ মাসে শত কোটি টাকা রাজস্ব আদায়,2020-11-13,দামুড়হুদা চুয়াডাঙ্গা সংবাদদাতা,করোনার সময়েও চলতি বছরের ১০ মাসে দর্শনা আন্তর্জাতিক রেল বন্দর ও স্থল শুল্ক স্টেশন শুধুমাত্র ভারতীয় পণ্য আমদানি করে প্রায় একশ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করেছে। স্থানীয়রা জানিয়েছে এ পথে বাংলাদেশি পণ্য ভারতে রফতানি করা হলে উভয় দেশে রাজস্বের পরিমাণ দ্বিগুণ হতো।দর্শনা আন্তর্জাতিক রেল স্টেশনের সুপারিন্টেনডেন্ট মীর লিয়াকত আলি জানান চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ভারত থেকে পেঁয়াজ শুকনা মরিচ ভুট্টাও পাথর আমদানি করে রেল ভাড়া বাবদ ৪৯ কোটি ৩০ লাখ এক হাজার টাকা আদায় হয়েছে। সেই সঙ্গে দর্শনা স্থল শুল্ক স্টেশন ৪৭ কোটি ৪৩ লাখ চার হাজার টাকা রাজস্ব আদায় করেছে।দর্শনা সিএন্ডএফ এজেন্ট ও খান ট্রান্সপোর্টের সত্ত্বাধিকারী মো. রানা খান বলেন সরকার এখান থেকে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব পেলেও অবকাঠামোর উন্নয়ন হয়নি। বৃষ্টি হলে কাদা পানিতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এ অবস্থা দেখে দেশের অনেক আমদানিকারকরা এ বন্দর দিয়ে মালামাল আমদানি করতে নিরুৎসাহিত হয়ে ফিরে যায়।আরও পড়ুন ...স্কুলের বার্ষিক অনুষ্ঠান গান বন্ধ করতে প্রধান শিক্ষককে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চিঠি পরে হামলাদর্শনা স্থল শুল্ক স্টেশনের উপ পরিচালক মো. শাফায়েত হোসেন জানান করোনার কারণে রাজস্ব কিছুটা হ্রাস পেয়েছে। তবে পেঁয়াজ শুকনা মরিচ ভুট্টার পাশাপাশি ভারত থেকে জিরা গরম মসলা ও ফল জাতীয় দ্রব্যাদি আমদানি করা হলে বেশি রাজস্ব আদায় সম্ভব ছিল।দর্শনা পৌর মেয়র মতিয়ার রহমান জানান এ বন্দরের মাধ্যমে মালামাল আমদানির পাশাপাশি রপ্তানি করা গেলে উভয় দেশের রাজস্ব বৃদ্ধি পেতো। বন্দর শ্রমিকরা বছরের ১২ মাস কাজ করতে পারতো। খুলে যেতো দর্শনা আন্তর্জাতিক রেল বন্দরের সম্ভাবনার নতুন দ্বার।ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1838.csv b/Bangla_fin_news_articles/1838.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..96f33681fb9e33b57f3160928c7d2f30d5659147 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1838.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1838,আয়কর রিটার্ন জমার সময় বাড়বে না এনবিআর চেয়ারম্যান,2020-11-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে করদাতাদেরর আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ওই সময়ের পর আর রিটার্ন দাখিলের জন্য সময় বাড়ানো হবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।করোনা পরিস্থিতিতে বিশেষ বিবেচনায় সময় বাড়ানো হবর কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন কেউ ৩০ তারিখের মধ্যে রিটার্ন জমা দিতে না পারলে আইনি উপায়ে পরবর্তীতে জমা দিতে জরিমানা দিয়ে পারবেন। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রাজস্ব ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।অতীতে এই সময়ে আয়কর মেলা আয়োজন হলেও এবার করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় মেলা হচ্ছে না। এর বদলে আয়কর অফিসগুলোতে সবধরনের সেবা দেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি। এ সময় এনবিআরের জনবল সংকট এবং অটোমেশন কার্যত ব্যর্থ হওয়ায় অসন্তোষের কথা জানান তিনি। তিনি বলেন অটোমেশনের নামে বাইরের প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভরতা বেড়ে গেছে। নিজেদের লোকবল তৈরির চেয়ে যন্ত্রপাতি কেনায় অগ্রগামী হয়ে গিয়েছি। এর দায় কার তা নির্ধারণে অন্য একটি সংস্থাকে দায়িত্ব দেয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন এনবিআরের দায় কি আমি নেব নাকি। অন্য সংস্থা নির্ধারণ করুক।এ সময় সময় জানানো হয় গত জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত রাজস্ব আদায় বেড়েছে পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে এক দশমিক ১৪ শতাংশ। তবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আদায় কম হয়েছে প্রায় ২০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। গত চার মাসে ৮৭ হাজার কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৬৬ হাজার ৫৫৫ কোটি টাকা। সংবাদ সম্মেলনে এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1839.csv b/Bangla_fin_news_articles/1839.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d71a68ad772fc40ec4f2910862b862e59c5bb383 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1839.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1839,ইক্যাবের ইকমার্স মুভারস অ্যাওয়ার্ড পেলো কিউকম,2020-11-11,অনলাইন ডেস্ক,দেশের জনপ্রিয় ইকমার্স প্রতিষ্ঠান কিউকম কে ইকমার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনে ইকমার্স মুভারস এওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এই স্বীকৃতি তুলে দেন তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এমপি কিউকম পক্ষে গ্রহন প্রতিষ্ঠানের সিইও মো. রিপন মিয়া।এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ইক্যাব করোনাকালীন সময়ে অসামান্য অবদান রেখে ইকমার্স সেক্টরকে এগিয়ে নেবার স্বীকৃতি হিসেবে ১২ জন ব্যক্তি ও ১০০ টি প্রতিষ্ঠানটি এই সম্মানে ভূষিত করলো।মো. রিপন মিয়া বলেন আমরা কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি ইক্যাবের কাছে এমন একটি অর্জনের স্বীকৃতি দেয়াতে। সরকারের চেষ্টা ছাড়া এটা অনেক কঠিন ছিলো কাজ করা আমাদের জন্য অবশ্যই অনুপ্রেরণা এই অ্যাওয়ার্ড।এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন ইক্যাব সভাপতি শমী কায়সার ইক্যাব সেক্রেটারী আবদুল ওয়াহেদ তমাল৷ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1840.csv b/Bangla_fin_news_articles/1840.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e07d97999c1cdc457b2aa0257a30716d36bbcb53 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1840.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1840,ঋণ বিতরণ না করেই প্রণোদনার অর্থ দাবি রাকাবকে শোকজ,2020-11-11,রেজাউল হক কৌশিক,করোনার ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার জন্য সরকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। এ প্যাকেজের অর্থ বিতরণ না করেই বিপুল অঙ্কের অর্থ দাবি করেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানার রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক রাকাব। আবার অন্য খাতে বিতরণ করা অর্থও প্রণোদনা খাতে বিতরণ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ব্যাংকটি। বাংলাদেশ ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন খাত থেকে এ অর্থ দাবি করা হয়েছে। এভাবে প্রণোদনার বিপরীতে পুনঃঅর্থায়ন দাবি করাকে অনিয়ম করা হয়েছে উল্লেখ্য করে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে এমডি কারণ দর্শানো নোটিশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে। এছাড়া আগের দেওয়া প্রণোদনার ঋণগুলোকে পরীক্ষা করার জন্য এমডিকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যদিও ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বলছে নিয়ম মেনেই ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। পরে পুনঃঅর্থায়ন দাবি করা হয়েছে।সূত্র জানায় করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষতি কাটাতে কৃষি উত্পাদন স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে সরকার। কৃষকরা এই তহবিল থেকে ৪ শতাংশ সুদে ঋণ পাবেন। আর ব্যাংকগুলো যে পরিমাণ ঋণ বিতরণ করবে সেই পরিমাণ টাকা পুনঃঅর্থায়ন করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সঠিকভাবে যথাসময়ে ঋণ বিতরণ নিশ্চিত করতে প্রতিটি ব্যাংককে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয় ৩১৯ কোটি টাকা। লক্ষ্যমাত্রা পরে আরো ৯৭ কোটি টাকা বাড়িয়ে ৪১৬ কোটি টাকা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ব্যাংকটি ৩৩৩ কোটি টাকা বিতরণ করেছে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায় রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক এই তহবিল থেকে জুলাইয়ে ৮ কেটি ৪৩ লাখ ২৯ টাকা বিতরণ করেছে দাবি করে সমপরিমাণ অর্থ চেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে। ব্যাংক কর্তৃক দাখিলকৃত কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট শাখার ঋণ বিবরণী মাঠ পর্যয়ে কৃষকদের সঙ্গে আলাপ করে বেশ কিছু অনিয়ম পেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তিন ধরনের অনিয়মের বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে।মৌসুমভিত্তিক ফুল ও ফল চাষ মত্স্য চাষ পোলট্রি ডেইরি ও প্রাণিসম্পদ খাতে ঋণ বিতরণ না করে ৪৬টি ঋণ হিসাবের বিপরীতে ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছে। ৩ লাখ ঋণ মঞ্জুর করে ২ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করে ৩ লাখ প্রণোদনা দাবি করা হয়েছে। ১০ হাজার বিতরণ করে দাবি করা হয়েছে ৮ লাখ টাকার পুনঃঅর্থায়ন।কেন্দ্রীয় ব্যাংক চিঠিতে বলছে কি কারণে অনিয়ম হয়েছে তা জানাতে হবে। এছাড়া আগে ছাড়কৃত ঋণ হিসেবে একই ধরনের অনিয়ম হয়েছে কি না তা পরীক্ষা করে জানাতে হবে।এ বিষয়ে ব্যাংকের এমডি এ কে এম সাজেদুর রহমান খান ইত্তেফাককে বলেন দেশের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলের কৃষি সম্ভাবনার পূর্ণ সদ্ব্যবহারের জন্য রাকাব কাজ করে যাচ্ছে। প্রণোদনা খাতের ঋণ অন্য খাতে দেওয়া বা বিতরণ না করে দাবি করার কোনো ঘটনা ঘটেনি। এখানে কিছুটা ভুলবুঝাবুঝি হয়েছে। আমরা সেটা ইতিমধ্যেই বাংলাদেশ ব্যাংককে জানিয়েছি। শিগিগরই বিষয়টি সমাধান হয়ে যাবে। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী রাকাব কাজ করে এবং করবে বলেও জানান তিনি।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1841.csv b/Bangla_fin_news_articles/1841.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..817f5d47f380403e3490bd2b52ac694fb7eae227 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1841.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1841,নগদ লভ্যাংশ দেবার সিদ্ধান্ত,2020-11-10,অনলাইন ডেস্ক,শেয়ারহোল্ডারদের ৩২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি লিমিটেড এএমসিএলপ্রাণ এর পরিচালনা পর্ষদ। অর্থাৎ কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে লভ্যাংশ হিসেবে শেয়ারহোল্ডাররা পাবেন তিন টাকা ২০ পয়সা।কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ সভায় ২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত বছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের এ লভ্যাংশ দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই থেকে এ তথ্য জানানো হয়।ডিএসই থেকে জানানো হয় লভ্যাংশ ঘোষণার ফলে আজ কোম্পানিটির শেয়ারের দামের কোনো সার্কিট ব্রেকার থাকবে না। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ারের দাম যতো খুশি ততো বাড়তে পারবে। তবে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি নির্ধারিত সীমার নিচে শেয়ারের দাম নামতে পারবে না।কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ লভ্যাংশের ব্যাপারে শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদনের জন্য আগামী ২৪ ডিসেম্বর বার্ষিক সাধারণ সভার এজিএম তারিখ নির্ধারণ করেছে। আর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ নভেম্বর।ইত্তেফাকপিএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1842.csv b/Bangla_fin_news_articles/1842.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e12c5221541d7df16764cca64cff181784176ee7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1842.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1842,৪৬০ কোটি টাকা ভ্যাট না দিলে রবির তরঙ্গ নবায়ন নয়,2020-11-10,রিয়াদ হোসেন,মোবাইল অপারেটর রবির সঙ্গে একীভূত হওয়ার পর এয়ারটেলের নামে বরাদ্দকৃত স্পেকট্রামের তরঙ্গ মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আগামী মাসে তা নবায়ন করতে হবে। এই নবায়নের ফির ওপর ১৫ শতাংশ হিসেবে ৫ কোটি ৪০ লাখ ডলার বা ৪৬০ কোটি টাকার ভ্যাটও আদায় হওয়ার কথা। অতীতে মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলো নানা কায়দায় সরকারের বিপুল অঙ্কের টাকা ঝুলিয়ে রেখেছে বলে অভিযোগ। এবার তরঙ্গ নবায়নের আগেই সতর্ক জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। ফলে তরঙ্গ নবায়নের ফি পরিশোধকালে সরকারের ৪৬০ কোটি টাকা ভ্যাটের মূল্য সংযোজন কর অর্থ আদায় না হলে আটকে যেতে পারে রবির তরঙ্গ নবায়ন।ইস্যুটি নিয়ে ইতিমধ্যে তরঙ্গ নবায়নকারী কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে বিটিআরসি চিঠি পাঠিয়েছে এনবিআরের বৃহত্ করদাতা ইউনিট এলটিইউভ্যাট। চিঠিতে ভ্যাটের টাকা জমা নিশ্চিত করেই কেবল রবিকে এয়ারটেলের জন্য তরঙ্গ বরাদ্দ ও সচল করার জন্য বলেছে। শুধু তাই নয় এর আগে এনবিআরের পাওনা আদায় না করে কেবল নিজেদের অর্থ আদায় করায় বিটিআরসির দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছে এনবিআরের ভ্যাট আদায়কারী এই প্রতিষ্ঠান। এলটিইউভ্যাটের কমিশনার ওয়াহিদা রহমান চৌধুরীর পাঠানো চিঠিতে বলা হয় এনবিআরের পাওনা আদায় না করে বিটিআরসির নিজস্ব অর্থ গ্রহণ করা আইনানুগ ছিল না। এখন প্রতিষ্ঠানগুলো আইনি জটিলতা সৃষ্টি করছে। যদি বিটিআরসি তাদের সেবামূল্য পরিশোধকালে পাওনা রাজস্ব আদায় করত তাহলে এ ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হতো না।এনবিআর কর্মকর্তারা বলছেন বিদ্যমান ভ্যাট আইন অনুযায়ী যে কোনো ধরনের ফি আদায়কালে ভ্যাটের অর্থ উৎস কর্তনের বিধান রয়েছে। কিন্তু অতীতে মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে এ ধরনের ফি আদায়কালে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এনবিআরের প্রাপ্য রাজস্ব আদায় করেনি বিটিআরসি। পরবর্তী সময়ে ঐ টাকা আদায়ের উদ্যোগ নেওয়া হলে তা নিয়ে দেখা দেয় জটিলতা। আইনি জটিলতায় পড়ে কোম্পানিগুলোর কাছে পাঁচ থেকে ১০ বছর ধরে আটকে রয়েছে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব।অবশ্য ভ্যাট আদায় না করার বিষয়ে একটি ব্যাখ্যা রয়েছে বিটিআরসির। ভ্যাট আদায় করতে হলে নতুন ভ্যাট আইন অনুযায়ী আদায়কারী প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট নিবন্ধন নম্বর থাকতে হবে। কিন্তু বিটিআরসি সরকারি রেগুলেটরি প্রতিষ্ঠান হওয়ায় তাদের ভ্যাট নিবন্ধন নম্বর নেই। ফলে বিটিআরসি এনবিআরের ভ্যাট আদায় করতে চাইছে না। গত ফেব্রুয়ারিতে বিটিআরসি এক চিঠিতে এনবিআরকে জানিয়েছিল তারা কেবল তাদের পাওনা আদায় করবে। আর ভ্যাটসংক্রান্ত ইস্যুতে এনবিআর ব্যবস্থা নেবে।বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত রায় মৈত্র ইত্তেফাককে বলেন এক্ষেত্রে ভ্যাট আইনকে প্রাধান্য দিতে হবে। আইন অনুযায়ী আমাদের বিটিআরসি ভ্যাট নিবন্ধন নেই। সেক্ষেত্রে আমরা ভ্যাট নিতে পারব না। বিষয়টি আমরা এনবিআরকে জানিয়েছি। আমাদের যেহেতু নিবন্ধন নেই আমরা কীভাবে দেবতারা পরামর্শ দিক। নিবন্ধন না থাকায় এই অর্থ আদায়ে জটিলতা তৈরি হতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন এখন তারাই বলুক আমরা কী করব। আইনের বাইরে তো কেউ না।তবে এনবিআর বলছে বিদ্যমান ভ্যাট আইন অনুযায়ী এই অর্থ আদায়কালে উৎসেভ্যাট কাটতে হবে। এনবিআর সদস্য ভ্যাট নীতি মাসুদ সাদিক ইত্তেফাককে বলেন আইন অনুযায়ী বিটিআরসিকে উৎস ভ্যাট আদায় করতে হবে।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে উৎস ভ্যাট আদায়ের বিষয়ে আইনের ব্যাখ্যা দিয়ে ইতিমধ্যে বিটিআরসিকে চিঠি পাঠিয়েছে এনবিআর। ঐ চিঠিতে ২০১২ সালের ভ্যাট আইনের বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে বলা হয় সরকারি আধাসরকারী স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষ লাইসেন্স প্রদান বা নবায়নকালে সুবিধা গ্রহণকারীর কাছ থেকে প্রাপ্ত সব অর্থের ওপর ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট কর্তন করতে হবে। এছাড়া প্রদত্ত লাইসেন্স রেজিস্ট্রেশন পারমিটে উল্লেখিত শর্তের আওতায় রাজস্ব বণ্টন রয়্যালিটি কমিশন চার্জ ফি বা অন্য কোনোভাবে প্রাপ্ত সব অর্থের ওপর ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট কর্তন করতে হবে। অর্থাৎ আইনের বিধান অনুযায়ী উৎস কর্তনকারী স্বত্বা হিসেবে বিটিআরসি ভ্যাট কর্তন করতে হবে বলে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয় এনবিআরের পক্ষ থেকে।এনবিআরের ভ্যাট বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইত্তেফাককে বলেন ভ্যাট নিবন্ধন নম্বর নেই বলে ভ্যাটের অর্থ আদায় করা যাবে না বলে বিটিআরসির ব্যাখ্যা যৌক্তিক নয়। তারা সরকারি প্রতিষ্ঠান বা রেগুলেটরি প্রতিষ্ঠান। একইভাবে বিআরটিএ নৌ পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন বিভাগ আরজেএসসি যৌথ মূলধ্বনি কোম্পানি ও ফার্মগুলোর নিবন্ধক বিআরটিসিও বাংলাদেশ সড়ক যোগাযোগ করপোরেশন রেগুলেটরি প্রতিষ্ঠান। তারা তো ভ্যাট আদায় করে সরকারের কোষাগারে জমা দিচ্ছে। তারা ভ্যাট আদায় করলে একই ধরনের প্রতিষ্ঠান হয়ে বিটিআরসি কেন করবে না তারা যে ফি নিচ্ছে তার ওপর ভ্যাট আদায় করবে।সরকারি প্রতিষ্ঠান হয়েও সরকারের ভ্যাট নিবন্ধন না থাকার অজুহাতে সরকারের রাজস্ব আদায়ে অনীহায় বিটিআরসির ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অতীতের ন্যায় এবারও কোনো না কোনো অজুহাতে সরকারের বিপুল পরিমাণ রাজস্ব ঝুলে যায় কি না তা নিয়েও উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।এদিকে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে ভ্যাট আদায় করবে না বলে ইতিমধ্যে মোবাইল ফোন অপারেটরদেরও চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে বিটিআরসি। ভ্যাট নিবন্ধন নেইএমন অজুহাতে সরকারের বিপুল অঙ্কের টাকা আদায় করতে বিটিআরসির অনীহায় মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলো সুযোগ নিতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।যোগাযোগ করা হলে রবির চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম ইত্তেফাককে বলেন যে সেবার ওপর ভ্যাট প্রযোজ্য আইনগতভাবে আমরা তা দিতে বাধ্য। তবে ভ্যাট প্রদানকালে মূসক চালান ভ্যাট রিসিপ্ট পাওয়ার আইনগত অধিকারও আমাদের রয়েছে। ভ্যাট প্রদানের সঙ্গে সঙ্গে যেন যথাযথ ভ্যাট চালান দেওয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1843.csv b/Bangla_fin_news_articles/1843.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..69562d000556016b1d886dc2e58d7fb8ab52a6d8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1843.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1843,সূচকের সঙ্গে কমেছে লেনদেন,2020-11-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস গতকাল রবিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সবকটি মূল্যসূচকের পতন হয়েছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমান।গতকাল লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৮ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯২৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১১৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই৩০ আগের দিনের তুলনায় ৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭১৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ১১০ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে ১৬৪টি এবং ৮২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৭৮৬ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৯২৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। সে হিসাবে আগের দিনের তুলনায় লেনদেন কমেছে ১৪২ কোটি ২০ লাখ টাকা।টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা শেয়ার। কোম্পানিটির ৬৩ কোটি ৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর ৩৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ২০ কোটি ৯৭ লাখ টাকার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে নর্দান ইসলামী ইনসিওরেন্স।এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেঅ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেন ওয়ালটন ব্র্যাক ব্যাংক এশিয়া প্যাসেফিক ইনসিওরেন্স এডিএন টেলিকম পিপলস ইনসিওরেন্স এশিয়া ইনসিওরেন্স।অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৫৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৮৪টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১১৭টির এবং ৫২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1844.csv b/Bangla_fin_news_articles/1844.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a510c1eb4f1bbdb5c0b6f4e136e5e5ecfe763abe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1844.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1844,বাজারে এলো বিটিএল গ্রুপের নতুন ইঞ্জিন ওয়েল,2020-11-08,অনলাইন ডেস্ক,একসঙ্গে নতুন দুটি ইঞ্জিন ওয়েল বাজারে নিয়ে এলো বিটিএল গ্রুপ। ৪ নভেম্বর রাজধানীর একটি তিন তারকা হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উন্মুক্ত করা হয় বিটিএল সেমি সিনথেটিক ২৫০০ ও ২০ লিটার বালতি ২০৫০ নতুন ইঞ্জিন ওয়েল।কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সারাদেশের ডিলারদের নিয়ে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কথাসাহিত্যিক আনিসুল হক বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন গাজী টেলিভিশনের সিইও সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণসংযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর রোবায়েত ফেরদৌস এবং এনটিভির সিনিয়র নিউজ প্রেজেন্টার নাজনীন আহমেদ ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী অপু বিশ্বাসসহ অনেকেই।অনুষ্ঠানে বিটিএল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মির্জা আবুল বাশার বলেন বিটিএল গ্রুপ ২০১৩ সাল থেকে তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে ইন্ডাস্ট্রিয়াল লুব্রিকেন্ট ২০৫ লিটার ব্যারেল বাজারজাত করণের মাধ্যমে গ্রাহকের ব্যাপক চাহিদা ও সাড়া পাওয়ায় নতুন দুটি ইঞ্জিন ওয়েল বাজারজাত করতে যাচ্ছে। বিটিএল গ্রুপ দেশে প্রথমবারের মতো স্টিলের ক্যান ও ২০ লিটার বালতি এই দুটি ইঞ্জিন ওয়েল।তিনি জানান এখন বিটিএল গ্রুপ সাড়া দেশে ৩৬ টি পণ্য বাজারজাত করেছে। সবগুলি পণ্যই ক্রেতারা সানন্দে গ্রহণ করেছেন।অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান খালেদা পারভীন সিনথিয়া আগত সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন বিটিএল গ্রুপের সাফল্যের পেছনে ডিলারদের অবদান সবচেয়ে বেশি। আপনাদের সহযোগিতা নিয়েই বিটিএল গ্রুপ সামনে এগিয়ে যাবে।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য কথাসাহিত্যিক আনিসুল হক বলেন পণ্য ভালো হলে সেটা অবশ্যই সবার মধ্যে সাড়া পড়বে। আশা করছি বিটিএল তাদের ব্যবসায়িক সুনাম রক্ষা করে সামনে এগিয়ে যাবে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1845.csv b/Bangla_fin_news_articles/1845.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0bf06a9e29ee96b6c07ad4a3f0eaf5f28b0fd2e6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1845.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1845,বিশ্বের ১৫০ ব্যবসায়ীর তালিকায় বাংলাদেশের মাহবুবুর রহমান,2020-11-06,প্রিন্ট সংস্করণ,ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের আইসিসিবি সভাপতি মাহবুবুর রহমান আফ্রিকা এশিয়া ল্যাটিন আমেরিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের ব্যাবসায়িক খাত ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের ১৫০ জন প্রভাবশালী শীর্ষ নেতার তালিকায় যুক্ত হয়েছেন।ইটিবিএল হোল্ডিংসের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী মাহবুবুর রহমান প্রথম বাংলাদেশি হিসাবে এ তালিকায় যুক্ত হলেন।সম্প্র্রতি হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলের এইচবিএস বেকার লাইব্রেরির ক্রিয়েটিং ইমার্জিন মার্কেট প্রজেক্টের সিইএমপি আওতায় নেওয়া তার সাক্ষাত্কার হার্ভার্ড বেকার লাইব্রেরির ঐতিহাসিক সংগ্রহে থাকবে। প্রেস বিজ্ঞপ্তিইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1846.csv b/Bangla_fin_news_articles/1846.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dfab355143102384f6d7ffa6a999a89ccbf67a0d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1846.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1846,পিবিআইএল ও বেস্ট ইলেকট্রনিক্সের সমঝোতা চুক্তি,2020-11-05,অনলাইন ডেস্ক,সম্প্রতি প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড পিবিআইএল ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে বেস্ট ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডকে আইপিও তে আনার জন্য একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।উক্ত অনুষ্ঠানে পিবিআইএল এর চেয়ারম্যান এম ফরহাদ হুসাইন এফসিএ এবং বেস্ট ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ আসাদুজ্জামানসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।২০১০ সালের ২৮ এপ্রিল একটি স্বতন্ত্র কোম্পানি হিসেবে পিবিআইএল যাত্রা শুরু করে। গ্রাহকরা প্রতিষ্ঠানটি থেকে ইস্যু ম্যানেজমেন্ট পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট করপোরেট অ্যাডভাইজরি ও আন্ডাররাইটিং সেবা পেয়ে থাকেন। গ্রাহক ইস্যুয়ার এবং স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে একটি শক্তিশালী পুঁজিবাজার গড়ে তোলার লক্ষ্যে পিবিআইএল কাজ করে যাচ্ছে।উল্লেখ্য আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ব্র্যাণ্ডের তৈরি গৃহস্থালি পণ্যসামগ্রী বাজারজাত ও উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বেস্ট ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড ২০১৩ সাল থেকে বাংলাদেশের ক্রেতাদের আস্থা জয় করে আসছে। ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1847.csv b/Bangla_fin_news_articles/1847.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f2bb1bb41a2838aaea5c5e4a004b4cb258cf2964 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1847.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1847,বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের বড় দরপতন,2020-11-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের ব্যাপক দরপতন হয়েছে। গতকাল সোমবার অপরিশোধিত তেলের দাম প্রায় ৪ শতাংশ কমে গেছে। গত সপ্তাহ থেকেই তেলের দরপতন শুরু হয়। গতকাল দিনের শুরুতে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ১ দশমিক ৩৪ মার্কিন ডলার কমে ৩৪ দশমিক ৪৯ ডলারে নেমে গেছে।আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে মূলত বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়া এবং লিবিয়ার তেল উত্তোলন বেড়ে যাওয়া এ দরপতনের পেছনে অন্যতম কারণ। সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ে ইতিমধ্যে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার অনেক দেশেই আবারও অচলাবস্থা তৈরি হচ্ছে। নতুন করে লক ডাউনে যাচ্ছে ইউরোপের কয়েকটি দেশ। গতকাল অপরিশোধিত তেলের দাম কমেছে ৩ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে ১০ দশমিক ৭১ শতাংশ। আর এক বছরের ব্যবধানে প্রায় ৪৪ শতাংশ দরপতন হয়েছে।এছাড়া দরপতন হয়েছে ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের। ইতিমধ্যে এক সপ্তাহের ব্যবধানে ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ আর বছরের ব্যবধানে কমেছে ৪৪ দশমিক ৭৪ শতাংশ। সম্প্রতি জ্বালানি তেল উত্তোলনকারী দেশগুলোর মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দৈনিক ৭৭ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল কম উত্তোলন করার সিদ্ধান্ত হয়।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1848.csv b/Bangla_fin_news_articles/1848.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b0c3f55987b2108fcdb4767016e07d7b489e9733 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1848.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1848,অক্টোবরে রপ্তানি কমেছে ৪ শতাংশ,2020-11-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জুলাই থেকে রপ্তানি আয়ে গতি থাকলেও তিন মাস শেষে এসে ফের কমে গেছে রপ্তানি আয়। সদ্য সমাপ্ত অক্টোবরে রপ্তানি কমেছে ৪ শতাংশের বেশি। আলোচ্য সময়ে বাংলাদেশ রপ্তানি করেছে ২৯৪ কোটি ৭৮ লাখ ডলারের পণ্য। গত ২০১৯২০ অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩০৭ কোটি ৩২ লাখ ডলারের পণ্য।অক্টোবরে রপ্তানি কমে যাওয়ায় তা প্রভাব ফেলেছে চলতি অর্থবছরের গত চার মাসের মোট রপ্তানি আয়ে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হিসাব অনুযায়ী গত চার মাসে মোট রপ্তানি হয়েছে ১ হাজার ২৮৪ কোটি ৪৬ লাখ ডলারের। গত অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২৭২ কোটি ১২ লাখ ডলারের। অর্থাৎ চার মাসের হিসাবে রপ্তানি এখনো গত বছরের একই সময়ের তুলনায় কিছুটা বাড়তির দিকে রয়েছে।রপ্তানিকারকরা বলছেন মূলত প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাকের রপ্তানি গত অক্টোবরে কিছুটা কমে যাওয়ায় তা পুরো রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। গত চার মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১ হাজার ৪৫ কোটি ডলারের। গত অর্থবছরের একই সময়ে এই রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৫৭ কোটি ৭৩ লাখ ডলারের। সব মিলিয়ে আলোচ্য সময়ে তৈরি পোশাক রপ্তানি কমেছে ১ দশমিক ২ শতাংশ।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1849.csv b/Bangla_fin_news_articles/1849.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..012f32ab94588a16a11ebeaebe46a2e2b9670de4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1849.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1849,ওয়ালটন টিভিতে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত নিশ্চিত ছাড়,2020-11-02,নিজস্ব প্রতিবেদক,টেলিভিশন ক্রেতাদের জন্য সারা দেশে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালু করলো দেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন। বরাবরের মতো এবারের ক্যাম্পেইনেও ওয়ালটন টিভি ক্রয়ে থাকছে বিশেষ ছাড়। ক্যাম্পেইনের আওতায় ওয়ালটন টিভি কিনে রেজিস্ট্রেশনে ক্রেতাদের জন্য রয়েছে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত নিশ্চিত ছাড় পাওয়ার সুবিধা।রবিবার ১ নভেম্বর রাজধানীতে ওয়ালটন করপোরেট অফিসে আয়োজিত ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের ডিক্লারেশন প্রোগ্রামে এই নিশ্চিত ছাড়ের সুবিধা ঘোষণা দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে জানানো হয় দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা কিম্বা পরিবেশক শোরুম থেকে এলইডি ও স্মার্ট টিভি কিনে রেজিস্ট্রেশন করলে ক্রেতারা ওই টিভির মূল্যের ওপর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত নিশ্চিত ছাড় পাবেন। ওয়ালটন টিভি ইএমআইতে কেনার ক্ষেত্রেও এই সুবিধা পাওয়া যাবে। নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত ওয়ালটন টিভি ক্রয়ে এই নিশ্চিত ছাড় সুযোগ পাবেন ক্রেতারা।ডিক্লারেশন প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার ইভা রিজওয়ানা নিলু ও এমদাদুল হক সরকার এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এসএম জাহিদ হাসান ও আরিফুল আম্বিয়া।এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. হুমায়ুন কবীর ড. মো. সাখাওয়াৎ হোসেন ও মো. ফিরোজ আলম সিনিয়র ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. শাহাজাদা সেলিম সিনিয়র অপারেটিভ ডিরেক্টর রবিউল আলম অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর অগাস্টিন সুজন ওয়ালটন টিভির প্রোডাক্ট ম্যানেজার তানভীর মাহমুদ শুভ মার্কেটিং কোঅর্ডিনেটর শেখ তোফাজ্জল হোসেন ও মিডিয়া উপদেষ্টা এনায়েত ফেরদৌস প্রমুখ।আরো পড়ুন ...হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগওয়ালটন টিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা প্রকৌশলী মোস্তফা নাহিদ হোসেন অভী বলেন উন্নত পিকচার ও সাউন্ড কোয়ালিটির আন্তর্জাতিকমানের বিভিন্ন মডেলের টেলিভিশন উৎপাদন করছে ওয়ালটন। মানের দিক থেকে অনেক উন্নত এবং দামেও সাশ্রয়ী। তাই মেড ইন বাংলাদেশ ট্যাগযুক্ত ওয়ালটন টিভি ব্যাপকভাবে রপ্তানি হচ্ছে উন্নত দেশগুলোতে।ওয়ালটন টেলিভিশনের প্রোডাক্ট ম্যানেজার তানভীর মাহমুদ শুভ জানান গ্রাহকদের হাতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচারসমৃদ্ধ উন্নতমানের টিভি তুলে দিতে ওয়ালটন বদ্ধ পরিকর। সেই সঙ্গে সর্বোচ্চ ক্রেতা সুবিধা প্রদানেও দিয়েছে অধিক গুরুত্ব। আর তাই ওয়ালটনের এলইডি ও স্মার্ট টিভির প্যানেলে ৪ বছর পর্যন্ত রিপ্লেসমেন্ট ওয়ারেন্টির পাশাপাশি দেয়া হচ্ছে ৫ বছরের সার্ভিস ওয়ারেন্টি। এছাড়া ক্যাম্পেইনের আওতায় ওয়ালটন টিভির ক্রেতাদের দেয়া হচ্ছে আকর্ষণীয় অঙ্কের নিশ্চিত নগদ ছাড়। এদিকে গ্রাহকরা যে কোনো ব্র্যান্ডের পুরাতন সচল কিম্বা অচল টিভি বদলে ওয়ালটনের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির নতুন এলইডি টিভি বিশেষ ছাড়ে কেনার সুযোগ পাচ্ছেন।তিনি আরো জানান ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের পাশাপাশি সারা দেশে চলছে ওয়ালটনের টিভি এক্সচেঞ্জ মেলা। এর আওতায় ওয়ালটন প্লাজা ও পরিবেশক শোরুমে যেকোনো ব্র্যান্ডের পুরাতন সচল বা অচল টিভি জমা দিয়ে ৮ হাজার ৯শ টাকায় ওয়ালটনের নতুন এলইডি টিভি কেনার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা। ওয়ালটনের এই টিভি এক্সচেঞ্জ মেলা ইতিমধ্যে গ্রাহক পর্যায়ে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। সারা দেশে অসংখ্য গ্রাহক বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পুরাতন সচল ও অচল টিভি বদলে ওয়ালটনের নতুন এলইডি টিভি কিনেছেন।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1850.csv b/Bangla_fin_news_articles/1850.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5c5799d8bcbad8579b3d327c8d8fb608592ff71b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1850.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1850,রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ৪৩৩৪ শতাংশ,2020-11-02,অনলাইন ডেস্ক,প্রবাসী বাংলাদেশিরা চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে ৮৮২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স প্রেরণ করেছে যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৩.২৪ শতাংশ বেশি। অর্থ মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। ২০১৯২০২০ অর্থবছরে জুলাইঅক্টোবর সময়কালে দেশে ৬১৬১ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।তথ্য অনুসারে ২০২০২০২১ অর্থবছরের অক্টোবরে দেশে ২১১২ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। কিন্তু ২০১৯২০২০ অর্থবছরের অক্টোবরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৬৪২ মিলিয়ন ডলার।তথ্য অনুসারে ২০২০ সালের অক্টোবরের শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৪১০০৫ মিলিয়ন ডলার যা ২০১৯ সালের অক্টোবরের শেষে ছিল ৩২৪৩৮ মিলিয়ন ডলার। বাসসইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1851.csv b/Bangla_fin_news_articles/1851.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..afa1257c9b76af87a5fc550adb69a5ada857366b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1851.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1851,এসএমই খাতে প্রণোদনা ঋণ বিতরণের সময় বাড়লো ১ মাস,2020-11-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে সঠিকভাবে ক্ষুদ্রশিল্পের প্রণোদনার ঋণ বিতরণ করতে পারে এজন্য বিতরণের সময়সীমা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ বিষয়ে রবিবার জারি করা এক সার্কুলারে বাংলাদেশ ব্যাংক জানায় যে কুটির অতিক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের সিএমএসএমই জন্য গঠিত প্রণোদনা প্যাকেজের ঋণ বিতরণ করা যাবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত।এতে বলা হয় কিছু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ঋণ বিতরণ করতে না পারায় সিএমএসএমই খাতে কাঙিক্ষত উৎপাদনও সেবা প্রসার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোকে কর্মী বহাল রাখাসহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।গত এপ্রিলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় সিএমএসএমই খাতের জন্য ওই প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় মাত্র চার দশমিক ৫০ শতাংশ সুদে ঋণ বিতরণের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে এখন পর্যন্ত এ খাতের বরাদ্দের মাত্র ৪০ ভাগ বিতরণ হয়েছে। এ কারণে এ খাতের সব ঋণ বিতরণের জন্য সময় বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1852.csv b/Bangla_fin_news_articles/1852.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ca3f57f4f4066e826d78fc7f48907695a35a5ca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1852.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1852,ডিসেম্বর পর্যন্ত খেলাপি হবেনা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকরাও,2020-11-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকের পর এবার ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের ঋণ পরিশোধে সময় ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকরা স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী ঋণের কিস্তি দিতে না পারলেও খেলাপি হবেন না।রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ থেকে ছাড়ের মেয়াদ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানোর সার্কুলারটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান নির্বাহীদের পাঠানো হয়েছে।করোনা ভাইরাসের প্রভাবে দেশের ব্যবসাবাণিজ্যের লোকসানের কথা বিবেচনা করে প্রথম দফায় চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত এই ছাড় দেওয়া হয়। পরবর্তীতে তা বাড়িয়ে সেপ্টেম্বর করা হয়।নতুন নির্দেশনায় বলা হয় জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে কোনো গ্রাহক কিস্তি পরিশোধ করতে না পারলে জানুয়ারি থেকে ওই কিস্তির পরিমাণ ও সংখ্যা পুনরায় নির্ধারণ করতে পারবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান।গত জুন পর্যন্ত দেশে কার্যরত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিলো আট হাজার ৯০৫ কোটি টাকা। যা ছিল তাদের বিতরণ করা ঋণের ১৩ দশমিক ২৯ শতাংশ।এর আগে গত ২৮ সেপ্টেম্বর ব্যাংকের গ্রাহকদের ঋণ পরিশোধের ছাড় ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে একটি সার্কুলার করে বাংলাদেশ ব্যাংক। খেলাপি করার নির্দেশনা না থাকার পরও গত জুন ত্রৈমাসিকে দেশের ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ চার হাজার কোটি টাকা বেড়ে ৯৬ হাজার ১১৬ কোটি টাকা হয়।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1853.csv b/Bangla_fin_news_articles/1853.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bec72542da9313705687f80e30ee1af636a6b46b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1853.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1853,১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত,2020-11-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১০০ টাকা মূল্যমানের বাংলাদেশ প্রাইজবন্ডের ১০১তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার ঢাকা বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার উন্নয়ন ও আইসিটি একেএম মাসুদুজ্জামানের সভাপতিত্বে কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।এতে ছয় লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার বিজয়ী নম্বর ০৪০২০৭০। তিন লাখ ২৫ হাজার টাকার দ্বিতীয় পুরস্কার বিজয়ী নম্বর ০২২০৩৪২। এক লাখ টাকা করে দুটি তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী নম্বর ০৯৭৭৩১৯ ও ০৭২০৪০০। প্রতিটি ৫০ হাজার টাকা করে দুটি চতুর্থ পুরস্কার বিজয়ী নম্বর ০৮৫৯৩১৮ ও ০৯৭৩৯৯৪। প্রতিটি ১০ হাজার টাকা করে ৪০টি পঞ্চম পুরস্কারের নম্বর হলো ০০৪৭৮০০ ০১০৪৯৬৮ ০১০৮৭৮০ ০১৪২৭৪৪ ০১৯৩৩৬০ ০২৩২৬১০ ০২৪৮৬০৯ ০২৫১১৪৩ ০২৬৯৫৯২ ০২৭২৮৮৩ ০২৭৪৬৪৮ ০২৭৯৭০৫ ০৩০৬৩০৬ ০৩১২৮৫০ ০৩২১৩১৯ ০৩৪২২৪০ ০৩৭৯১২২ ০৪০১৩৫৬ ০৪১১০৭৫ ০৪৩৪৭৭৪ ০৪৫৯৯০৭ ০৪৭৮১৭৫ ০৫১৩৩৫২ ০৫৯৬৯৫৬ ০৬১০০৩০ ০৬২৬৯৩৮ ০৬২৮৬১৫ ০৬৩২৩৩৩ ০৬৬৮৫৯১ ০৭০৮১৯১ ০৭২৯১৩১ ০৭৮০১৭৪ ০৭৮৭৭৬৫ ০৮০৩১৮৬ ০৮১৪৩৫৫ ০৮৩১৭৯৪ ০৮৮৭৩০২ ০৮৯০৬৬৯ ০৯২০০৫০ এবং ০৯২৭৭০৩। আরো পড়ুন ...আবার ট্রাম্প নাকি বাইডেন একক সাধারণ পদ্ধতিতে অর্থাৎ প্রতিটি সিরিজের জন্য একই নম্বর পরিচালিত ড্রতে বর্তমানে প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মূল্যমানের ৬২টি সিরিজ আওতাভুক্ত। সিরিজগুলো হলো কক কখ কগ কঘ কঙ কচ কছ কজ কঝ কঞ কট কঠ কড কঢ কথ কদ কন কপ কফ কব কম কল কশ কষ কস কহ খক খখ খগ খঘ খঙ খচ খছ খজ খঝ খঞ খট খঠ খড খঢ খথ খদ খন খপ খফ খব খম খল খশ খষ খস খহ গক গখ গগ গঘ গঙ গচ গছ গজ গঝ এবং গঞ। উল্লেখ্য প্রতি তিন মাস অন্তর প্রাইজবন্ডের ড্র হয়ে থাকে। আর ১৯৯৯ সালের জুলাই থেকে প্রাইজবন্ডের পুরস্কারের অর্থের ওপর ২০ শতাংশ হারে উৎসে আয়কর কাটার বিধান রয়েছে। এদিকে ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রজ্ঞাপন দিয়ে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের যেকোন অফিস থেকে প্রাইজবন্ডের পুরস্কার নেওয়া যাবে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1854.csv b/Bangla_fin_news_articles/1854.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d9571222d63eee675a93ff9479379202a435a834 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1854.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1854,রেমিট্যান্সে সুখবর দিল বিশ্বব্যাংক,2020-10-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কোভিডের প্রভাবে যেখানে সারা বিশ্বে রেমিট্যান্স কমে আসবে সেখানে বাংলাদেশ নিয়ে সুখবর দিল বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি আশা করছে চলতি অর্থবছরের শেষ নাগাদ ২০২১ সালে রেমিট্যান্সে অন্তত ৮ ভাগ প্রবৃদ্ধি হবে। ফলে ২০ বিলিয়ন ডলারের ১ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা মাইলফলক স্পর্শ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।বিশ্বব্যাংকের মাইগ্রেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ব্রিফ এর অক্টোবর২০২০ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে দশকের মধ্যে এ বছরই করোনার প্রভাবে আন্তর্জাতিক অভিবাসন নিম্নমুখী হয়েছে। এর প্রভাবে আগামী বছর অর্থাৎ ২০২১ সাল নাগাদ সারাবিশ্বে রেমিট্যান্স অন্তত ১৪ শতাংশ কমে যেতে পারে। এর আগে এপ্রিলের শুরুতে কোভিড১৯ এর কারণে এ বছর বাংলাদেশে রেমিট্যান্স ২২ শতাংশ কমে ১৪ বিলিয়ন ডলারে নামতে পারে বলে ধারণা দিয়েছিল বিশ্ব ব্যাংক। তবে হালনাগাদ প্রতিবেদনে বলা হয় মহামারীর কারণে বেশিরভাগ দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে ধস নামলেও সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এক বছরে বাংলাদেশে রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫৩ শতাংশ। এটা আরও বেড়ে ২০২০ সালে প্রবাসী আয়ে বিশ্বে অষ্টম অবস্থানে থাকবে বাংলাদেশ। রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধির পেছনে প্রণোদনার পাশাপাশি বন্যাকেও গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসেবে দেখছে বিশ্ব ব্যাংক। সাম্প্রতিক বন্যায় প্রায় ১০ লাখ ঘরবাড়ি ও ৪৭ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তাদের প্রবাসী স্বজন বেশি টাকা পাঠিয়েছেন। বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠালে সরকার যে ২ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা করেছে প্রবৃদ্ধিতে তারও ভূমিকার কথা তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশে ২০১৯ সালে ১৮ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা যা ছিল আগের বছরের চেয়ে ১৮ শতাংশ বেশি।আরো পড়ুন ...রেল যোগাযোগ বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়নের কথা চিন্তাই করা যায় নাবাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে গেল ২০১৯২০ অর্থবছরে প্রবাসীরা মোট ১৮ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪২ কোটি টাকা প্রতি ডলার ৮৫ টাকা। এর আগে কোনো অর্থবছরে এত অর্থ দেশে আসেনি। ২০১৮১৯ অর্থবছরেও দেশে রেমিট্যান্স আহরণে রেকর্ড হয়।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1855.csv b/Bangla_fin_news_articles/1855.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..41ec6f5b8864afa4cdd96cb07a25ce433d1ed6bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1855.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1855,করোনায় শিক্ষা খাতে ব্যয় কমাতে বাধ্য হয়েছে ৪০ শতাংশ পরিবার,2020-10-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার প্রভাবে নিম্ন ও নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোর অন্তত ৪০ শতাংশ পরিবার তাদের শিক্ষা বাজেট কমাতে বাধ্য হয়েছে। উন্নত দেশগুলো এই ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারলেও নিম্ন আয়ের দেশের এই পরিবারগুলো আগামী বছরও তাদের শিক্ষা বাজেট কমানোর বিষয়টি বিবেচনা করছে। ইউনিসেফ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে করোনার প্রভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর একচতুর্থাংশ এখনো চালু হয়নি। এই স্কুলগুলোর বেশির ভাগ নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে অবস্থিত। গতকাল বৃহস্পতিবার বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জাতীয় শিক্ষা কার্যক্রমে কোভিড১৯এর প্রভাব নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। ইউনেস্কো এবং বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় এই প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।প্রতিবেদনে কোভিডের কারণে পড়াশোনা বন্ধ হওয়া শিক্ষার্থী বাবামা ও শিক্ষকদের জন্য দূরবর্তী শিক্ষাসহায়তা স্কুল পুনরায় খোলার পরিকল্পনা স্বাস্থ্যবিষয়ক বিধিনিষেধ এবং অর্থায়নসহ জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থার ওপর কোভিডের প্রভাবের বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে। জুন থেকে অক্টোবরের মধ্যবর্তী সময়ে প্রায় ১৫০টি দেশে জরিপ পরিচালনা করে তথ্য সংগ্রহ করা হয়।প্রতিবেদন বিষয়ে ইউনিসেফের শিক্ষা কার্যক্রমের প্রধান রবার্ট জেন কিন্স এক প্রেস বার্তায় উল্লেখ করেন বিশ্ব জুড়ে শিশুদের পড়াশোনার ক্ষেত্রে মহামারি যে বিপর্যয় ঘটিয়েছে নিম্ন ও নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোতে তার ব্যাপকতা অনেক বেশি। এসব দেশে দূরশিক্ষণের সীমিত সুযোগ অর্থায়ন কমে যাওয়ার ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি এবং পুনরায় স্কুল খোলার ব্যাপারে বিলম্বিত পরিকল্পনা স্কুলগামী শিশুদের জন্য স্বাভাবিক জীবনে ফেরার সুযোগকে ব্যাহত করেছে। এ অবস্থায় স্কুলগুলো পুনরায় চালু করাকে অগ্রাধিকার দেওয়া এবং শিশুদের পড়াশোনার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে বাড়তি ক্লাস নেওয়া জরুরি বলে উল্লেখ করেন তিনি।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে মহামারির প্রকোপ শুরুর পর এ পর্যন্ত দরিদ্রতম দেশের শিশুরা গড়ে তাদের শিক্ষাজীবনের প্রায় চার মাস হারিয়েছে। যেখানে উচ্চআয়ের দেশগুলোর শিশুরা হারিয়েছে ছয় সপ্তাহ। ৭৯টি দেশের মধ্যে নিম্ন এবং নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোর প্রায় ৪০ শতাংশ ইতিমধ্যে তাদের শিক্ষা বাজেট কমিয়েছে। চলতি বা আগামী অর্থবছরে তাদের দেশের শিক্ষা বাজেট কমানোর বিষয়টি বিবেচনা করছে। নিম্নআয়ের দেশগুলোর প্রায় অর্ধেক হাত ধোয়ার ব্যবস্থা সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার পদক্ষেপ পর্যাপ্ত সুরক্ষা সামগ্রী না থাকার কথা জানিয়েছে। উচ্চআয়ের দেশগুলোর ৫ শতাংশ এগুলো না থাকার কথা জানিয়েছে। জরিপে অংশগ্রহণকারীরা জানিয়েছে উচ্চ এবং উচ্চমধ্যমআয়ের দেশগুলোর ৯০ শতাংশের বেশি দেশে স্কুল বন্ধ থাকার সময়ে শিক্ষকদের দিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চালু রেখেছিল যেখানে নিম্নআয়ের ৪০ শতাংশেরও কম দেশ এ ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছিল। প্রতি ১০টি দেশের মধ্যে ৯টি দেশই অনলাইনে শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ তৈরিতে সহায়তা দিয়েছিল। তবে এই সুবিধার আওতা ছিল খুবই কম।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1856.csv b/Bangla_fin_news_articles/1856.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..024ed3f7eb196891fade3f73e64fd3633be5228e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1856.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1856,রিজার্ভে রেকর্ড করে চলেছে বাংলাদেশ,2020-10-29,অনলাইন ডেস্ক,প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সের উপর ভর করে করোনা মহামারিতেও বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ একের পর এক রেকর্ড করে চলছে।এবার রিজার্ভের পরিমাণ ৪১ বিলিয়ন বা ৪ হাজার ১০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। যা অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি।এর আগে ৮ অক্টোবর বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করেছিল। তিন সপ্তাহের ব্যবধানে তা ৪১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল।বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশ করা তথ্যে জানা গেছে চলতি অক্টোবর মাসের ২৭ দিনে প্রায় ২০০ কোটি ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী মে মাসের পর থেকে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিটেন্স ব্যাপকভাবে বাড়ছে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1857.csv b/Bangla_fin_news_articles/1857.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7dd0321fcc451a8dc7d5e6d20efed48ecbb96e7b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1857.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1857,নতুন আঞ্চলিক এমডি নিয়োগ দিয়েছে এমজিএইচ,2020-10-29,অনলাইন ডেস্ক,ব্যবসায়িক সম্প্রসারণ ও উন্নয়নের লক্ষ্যে কোরিয়া ভিয়েতনাম কম্বোডিয়া এবং থাইল্যান্ডের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সিঙ্গাপুর কেন্দ্রিক বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান এমজিএইচ লজিস্টিক। প্রতিষ্ঠানটির এ সব অঞ্চলের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে যোগদান করছেন ইয়োম চিওলঅন ক্রিস। গত ১ অক্টোবর এমজিএইচে যোগদান করেন তিনি। বর্তমানে এমজিএইচের ইন্দোচায়না এবং কোরিয়ার আঞ্চলিক সদরসপ্তর হো চি মিন শহর ভিয়েতনামে অবস্থান করছেন তিনি।এমজিএইচএর প্রতিষ্ঠাতা এবং গ্রুপ চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার আনিস আহমেদ জানান আশা করি ক্রিস ইয়োম গ্লোবাল সাপ্লাই চেইনের কোরিয়াভিত্তিক গ্লোবাল ব্র্যান্ডগুলোর মাধ্যমে অর্জিত নিজের দুইযুগের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা এমজিএইচে প্রয়োগ করবেন। এমজিএইচ ইন্দোচায়না এবং কোরিয়ার ব্যবসায়িক সম্প্রসারণমূলক কাজে ক্রিসের মতো দক্ষ একজন নেতৃত্বকে পাশে পেয়ে আমরা আনন্দিত।এদিকে এমজিএইচ লজিস্টিকসে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে ক্রিস ইয়োম জানান ইন্ডিটেক্স সি অ্যান্ড এ কার ফোর রেনল্ট পিএসএপিউ গেইটসহ বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলোতে এমজিএইচ সাপ্লাই চেইনের সম্প্রসারণ এবং দক্ষিণ এশিয়ায় এমজিএইচের শক্তিশালী অবস্থান দেখে আমি সত্যিই মুগ্ধ হয়েছি।প্রায় দুই যুগ ধরে ইয়োম চিওলঅন সিভা লজিস্টিকস ডিবি শেংকার এবং সিজে কোরিয়ার সাথে সংযুক্ত হয়ে স্যামসাং হুন্দাইকিয়া এলজিসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সাপ্লাই চেইন উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করেছেন। এমজিএইচ লজিস্টিকস বর্তমানে হেলথকেয়ার ফ্যাশন এন্ড অটোমোটিভ সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট টোটাল কার্গো ম্যানেজমেন্ট ফর এলসিসি রাইডশেয়ারিং ইকমার্স এক্সপ্রেস লাস্ট মেইল ডেলিভারিসহ বিবিধ ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে কাজ করে চলেছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1858.csv b/Bangla_fin_news_articles/1858.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..21b4195f2eaecc1edf054b4c21b1816886fc776f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1858.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1858,ইডিএফ থেকে ১৭৫ সুদে ঋণ পাবেন রপ্তানিকারকরা,2020-10-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাসের কারণে অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলায় বাংলাদেশ ব্যাংকের এক্সপোর্ট ডেভেলপমেন্ট ফান্ডের রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল বা ইডিএফ সুদহার দশমিক ২৫ শতাংশ কমানো হয়েছে। ফলে এখন থেকে এ তহবিল থেকে ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ সুদে ঋণ পাবেন রপ্তানিকারকরা।বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে। করোনার প্রাদুর্ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত রপ্তানিকারকদের বিশ্ব বাজারে প্রতিযোগিতার সক্ষমতা বাড়াতে এ সুবিধা দিচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী এখন থেকে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে দশমিক ৭৫ শতাংশ সুদে ঋণ দেবে। আর বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে মাত্র ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ সুদে ঋণ নিতে পারবেন রপ্তানিকারকরা। ২০২১ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত এ সুবিধা দেওয়া হবে।রপ্তানিমুখী শিল্পের বিকাশ ও প্রসারের চলমান ধারা অব্যাহত রাখতে বৈদেশিক মুদ্রায় স্বল্প সুদে ঋণ সুবিধা দেওয়ার লক্ষ্যে ১৯৮৯ সালে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল গঠিত হয়। মাত্র ৩৮ লাখ ৭২ হাজার ডলার নিয়ে এ তহবিলের যাত্রা শুরু হয়। ২০০৫ সালে এটি ১০ কোটি ডলারে ৮৪৭ কোটি টাকা উন্নীত করা হয়। এরপর ধাপে ধাপে আকার বাড়িয়ে সবশেষ চলতি বছরের এপ্রিলে ৫ বিলিয়ন ডলারে ৪২ হাজার ৩৬৪ কোটি টাকা উন্নীত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1859.csv b/Bangla_fin_news_articles/1859.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e5ad002771d89bc47446a346f207d8695f127ba1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1859.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1859,চেন্নাইকলকাতা রুটে ইউএসবাংলার ফ্লাইট চালু,2020-10-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আজ বুধবার ২৮ অক্টোবর থেকে ঢাকাচেন্নাইঢাকা চট্টগ্রামচেন্নাইচট্টগ্রাম ও ঢাকাকলকাতাঢাকা রুটে বাংলাদেশ ও ভারতের সাথে এয়ার বাবল চুক্তির অধীনে সিডিউল ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করেছে ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স।হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল ভবনে ফ্লাইট দুটির কার্যক্রম উদ্বোধন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত শ্রী বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের মাননীয় চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম মফিদুর রহমান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্সের চীফ এক্সিকিউটিভ অফিসার ক্যাপ্টেন শিকদার মেজবাহউদ্দিন আহমেদ।এয়ার বাবল চুক্তির অধীনে কভিড১৯ কালীন সময়ে সকল ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে দুদেশের রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স ঢাকা থেকে চেন্নাই ও কলকাতা ও চট্টগ্রাম থেকে চেন্নাই রুটে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করেছে।সোমবার ব্যতীত সপ্তাহের ছয়দিন ইউএসবাংলা ঢাকা থেকে সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে কলকাতার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে এবং স্থানীয় সময় সকাল ১০টা ১৫মিনিটে কলকাতায় অবতরণ করবে। এছাড়া কলকাতা থেকে স্থানীয় সময় সকাল ১১টায় ছেড়ে আসবে এবং ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে অবতরণ করবে।এছাড়া ইউএসবাংলা প্রতি সোম বুধ শুক্র ও শনিবার সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে ঢাকা থেকে চেন্নাইয়ের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে এবং স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ৪০ মিনিটে চেন্নাইয়ে অবতরণ করবে। একই দিন দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে চেন্নাই থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসবে এবং বিকাল ৪টা ৪০ মিনিটে ঢাকায় অবতরণ করবে।পশিাপাশি প্রতি মঙ্গল বৃহস্পতি ও রবিবার ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে চেন্নাই ও চেন্নাই থেকে চট্টগ্রাম হয়ে ঢাকায় ফ্লাইট পরিচালনা করবে ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স। ঢাকা থেকে সকাল ৯টায় এবং চট্টগ্রাম থেকে সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে চেন্নাইয়ের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে এবং চেন্নাই থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে ছেড়ে আসবে এবং চট্টগ্রামে বিকাল ৪টা ৪০ মিনিটে ও ঢাকায় সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটে পৌঁছাবে।১৬৪ আসনের বোয়িং ৭৩৭৮০০ এয়ারক্রাফট দিয়ে চেন্নাই ও কলকাতা রুটের ফ্লাইটগুলো পরিচালিত হবে। বর্তমানে ইউএসবাংলার বিমান বহরে ৪টি বোয়িং ৭৩৭৮০০ ছয়টি ব্র্যান্ডনিউ এটিআর৭২৬০০সহ মোট তেরটি এয়ারক্রাফট রয়েছে।চেন্নাই ও কলকাতা ছাড়া ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স বর্তমানে মাস্কাট দোহা সিঙ্গাপুর কুয়ালালামপুর গুয়াংজু রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এছাড়া অভ্যন্তরীণ রুট ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম কক্সবাজার সিলেট যশোর সৈয়দপুর রাজশাহী বরিশালে প্রতিদিন ফ্লাইট পরিচালনা করছে।চেন্নাই ও কলকাতা রুটে রিওপেনিং ফ্লাইট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স ও অন্যান্য বিমান সংস্থার কর্মকর্তাবৃন্দসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1860.csv b/Bangla_fin_news_articles/1860.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..81f3e8020042ea9ad31649d50db3c7ecbfbba2a5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1860.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1860,তিন মাসে ওভেন পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ হাজার কোটি টাকার,2020-10-27,রিয়াদ হোসেন,গত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নতুন অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে সার্বিকভাবে তৈরি পোশাকের রপ্তানিতে ইতিবাচক ধারা লক্ষ করা যাচ্ছে। তবে পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা গেছে পোশাকের দুটি ভাগের মধ্যে ওভেন পোশাকের রপ্তানি কমেছে পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২২ কোটি ৪২ লাখ ডলার বা ১ হাজার ৯০৯ কোটি টাকার। ওভেন পোশাকের তালিকায় রয়েছে মূলত শার্ট ও ফরমাল প্যান্টসহ ডেনিম প্যান্ট। তবে একই সময়ে নিটওয়্যার গেঞ্জি সোয়েটার ট্রাউজারজাতীয় পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ২৯ কোটি ৩৫ লাখ ডলার বা প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকার।রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি পরিসংখ্যান অনুযায়ী মূলত নিটওয়্যার পোশাকের রপ্তানির ওপর ভর করে সার্বিকভাবে রপ্তানিতে ভালো চিত্র দেখা যাচ্ছে। একসময় নিটওয়্যার পোশাকের চাইতে ওভেনজাতীয় পোশাক রপ্তানি ছিল বেশি। তবে গত কয়েক বছর ধরে দুই ধরনের পণ্যের রপ্তানিই প্রায় সমানে সমান ছিল। কিন্তু করোনা ভাইরাস হানা দেওয়ার পর ওভেন পোশাকের রপ্তানি ব্যাপকভাবে কমতে থাকে।রপ্তানিকারকরা বলছেন মূলত করোনা ভাইরাসের কারণে বেশির ভাগ সময় মানুষ ঘরে থাকছে। এই সময়ে ইউরোপ আমেরিকাসহ বাংলাদেশের রপ্তানির মূল বাজারের বেশির ভাগ দেশেই বড় সময় লকডাউন ছিল। অনেকের অফিস বন্ধ ছিল কিংবা অফিসের কাজ বাড়িতে থেকে করতে হয়েছে। কোনো কোনো দেশে এখনো এই ব্যবস্থা রয়েছে। অফিস অফিসের কার্যক্রম তথা বাইরে কম যেতে হওয়ায় মানুষের শার্ট ফরমাল প্যান্টসহ এ ডেনিম পণ্যের চাহিদা কমেছে। এই সময়ে বরং গেঞ্জি পোলো শার্ট ট্রাউজারজাতীয় পোশাকের চাহিদা ছিল বেশি। ফলে ওভেন রপ্তানি কমলেও বেড়েছে নিটওয়্যার পোশাকের চাহিদা।ওভেন পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ক্ল্যাসিক ফ্যাশন্সের কর্ণধার ও পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিমও এমন তথ্য জানিয়েছেন। ইত্তেফাককে তিনি বলেন গত কয়েক মাসে তার প্রতিষ্ঠানেরও রপ্তানি আদেশ কমেছে। মূলত মানুষের ঘরে বেশি থাকতে হওয়ায় ওভেন পোশাকের চাহিদা কমেছে।এডামস অ্যাপারেলসের মালিক শহীদুল হক মুকুল ইত্তেফাককে বলেন গত কয়েক মাসে তার ওভেনজাতীয় পোশাকের রপ্তানি কমেছে। বেড়েছে নিটওয়্যার পণ্যের। ইউরোপআমেরিকাসহ বড় রপ্তানি বাজারে মানুষের অফিসের কার্যক্রম স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরার আগ পর্যন্ত এমন পরিস্থিতি চলতে পারে বলে মনে করছেন তিনি।অন্যদিকে গেঞ্জি সোয়েটারজাতীয় পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা গার্মেন্টসের মালিক ও বিকেএমইএর পরিচালক ফজলে শামীম এহসান ইত্তেফাককে বলেন গত কয়েক মাসে তাদের পণ্য রপ্তানিতে ইতিবাচক ধারা ছিল।ইপিবির পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত তিন মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় শূন্য দশমিক ৮৫ শতাংশ। এই সময়ে নিটওয়্যার রপ্তানি হয়েছে ৪৪৬ কোটি ৩৭ লাখ ডলারের আর ওভেন পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৩৮৮ কোটি ৭৩ লাখ ডলারের। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় নিটওয়্যার রপ্তানি বেড়েছে ৭ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ আর ওভেন রপ্তানি কমেছে প্রায় পৌনে ৬ শতাংশ।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1861.csv b/Bangla_fin_news_articles/1861.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a21c1723dd9bde24c52efbd49e31c05f63d0b7ce --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1861.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1861,বড় হচ্ছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকিং ব্যবস্থা,2020-10-27,রেজাউল হক কৌশিক,শরিয়াহভিত্তিক বা ইসলামি ব্যাংকিংয়ের পরিসর দ্রুত বাড়ছে। দেশে ৬১টি ব্যাংকের মধ্যে পুরোদমে ইসলামি ব্যাংকিং কার্যক্রম চালাচ্ছে আটটি ব্যাংক। এছাড়া কনভেনশনাল বা সাধারণ ব্যাংকিং করা তিনটি ব্যাংক ইসলামি ব্যাংকিংয়ে রূপান্তর হওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি পেয়েছে। আর কনভেনশনাল ব্যাংকগুলোও ইসলামি ব্যাংকিংয়ের গুরুত্ব বাড়িয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতে আমানত ও বিনিয়োগের দিক থেকে এক চতুর্থাংশই ইসলামি ব্যাংকিংয়ে দখলে রয়েছে।পরিস্থিতি বিশ্লেষণ এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে প্রথাগত বা কনভেনশনাল ব্যাংকিংয়ে সুবিধা করতে না পারায় ইসলামি ব্যাংকিংয়ের দিকে ঝুঁঁকেছেন উদ্যোক্তারা। ইসলামি ব্যাংকিং চালু করতে ১০টির বেশি আবেদনপত্র বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রয়েছে। চলতি বছরের মার্চে ইসলামি ব্যাংকিং করার জন্য অনুমতি পেয়েছে যমুনা ব্যাংক লিমিটেড। এর আগে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ও এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক পূর্ণাঙ্গ ইসলামি ব্যাংকিং করার অনুমতি পায়। এখন দেশে আটটি পূর্ণাঙ্গ ইসলামি ব্যাংকের সঙ্গে এ তিনটি যুক্ত হবে। রাষ্ট্রীয় মালিকানার জনতা ব্যাংকও ইসলামি উইন্ডো খোলার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অনুমতি নিয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি। কনভেনশনাল ব্যাংকের মধ্যে নতুন করে মার্কেন্টাইল ব্যাংক এনআরবিসি ব্যাংক এবং মিডল্যান্ড ব্যাংক সম্প্রতি আলাদা ইসলামি উইন্ডোর মাধ্যমে ব্যাংকিং শুরু করেছে। এর বাইরে ৯টি প্রচলিত কনভেনশনাল ব্যাংকের ১৯টি শাখা এবং ১২টি প্রচলিত ব্যাংকের ১৫৫টি উইন্ডোর মাধ্যমে ইসলামি ব্যাংকিং চলছে।এসব ব্যাংক শাখা এবং উইন্ডোতে মোট আমানতের পরিমাণ ২ লাখ ৯১ হাজার ৩০৪ কোটি টাকা। যা দেশের সব ব্যাংকের মোট আমানতের ২৫ দশমিক ৪ শতাংশ। ২০১৪ সালে এর পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৩৩ হাজার ৫৬০ কোটি টাকা। গত জুন শেষে ২ লাখ ৭৫ হাজার ৪৬৬ কোটি টাকা বিনিয়োগ দাঁড়িয়েছে। যা দেশের ব্যাংকিং খাতের মোট বিনিয়োগের ২৪ দশমিক ৯৩ শতাংশ। অর্থাত্ আমানত ও বিনিয়োগের দিক থেকে দেশের মোট ব্যাংকিং খাতের এক চতুর্থাংশ স্থান ইসলামি ব্যাংকিং দখলে রয়েছে। সবগুলো ব্যাংক মিলে দেশে ব্যাংকের শাখার সংখ্যা ১০ হাজার ৫৮৮টি এর মধ্যে ১ হাজার ৪৪৮টি শাখা ও উইন্ডো ইসলামি ব্যাংকিংয়ের।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে প্রচলিত ধারার একটি ব্যাংক ১০০ টাকা আমানতের বিপরীতে ৮৫ টাকা ঋণ দিতে পারে। ইসলামি ব্যাংকগুলো যেখানে ৯০ টাকা দিতে পারে। এ ছাড়া প্রচলিত ধারার ব্যাংকের মতো ইসলামি ব্যাংকগুলোর সাড়ে ৫ শতাংশ হারে নগদ জমা সংরক্ষণ করতে হয়। অথচ প্রচলিত ধারার ব্যাংকগুলোর ১৩ শতাংশ এসএলআর রাখার বাধ্যবাধকতা থাকলেও ইসলামি ব্যাংকগুলোর জন্য তা সাড়ে ৫ শতাংশ। ইসলামি ব্যাংকগুলো যে কোনো সময় আমানতে মুনাফার হার পরিবর্তন করতে পারে। প্রচলিত ধারার ব্যাংক মেয়াদপূর্তির আগে যা পারে না। এসব কারণে প্রচলিত ধারার ব্যাংকের তুলনায় ইসলামি ব্যাংকে ভালো মুনাফা হয়। ফলে অনেক ব্যাংক এখন ইসলামি ব্যাংকিংয়ে রূপান্তরে আগ্রহ দেখাচ্ছেন ব্যাংকের বোর্ড।এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের শরীয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য আবুল কাশেম মো. ছফিউল্লাহ আরিফ গতকাল ইত্তেফাককে বলেন মুসলিম প্রধান দেশ হওয়ায় বাংলাদেশের মানুষ ইসলামি ব্যাংকিংয়ের দিকে প্রবল ঝোঁক আছে। স্বাভাবিকভাবে মানুষ সুদের সঙ্গে যুক্ত হতে চান না। এ বিষয়টি ব্যাংকও অনেক ক্ষেত্রে কাজে লাগায়। সাধারণত আমানত সংগ্রহের ক্ষেত্রে ইসলামি ব্যাংকিং যেভাবে এগুতে পারে কনভেনশনাল ব্যাংকিং সেভাবে এগুতে পারে না। ফলে ইসলামি ব্যাংকিংয়ের আমানত সংগ্রহের টার্গেট দ্রুত পূরণ সম্ভব হয়।ইসলাম ধর্মে সুদ নিষিদ্ধ থাকায় মানুষ সুদের সঙ্গে যুক্ত না হয়ে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকের সঙ্গে যুক্ত হন। একটি টেকসই অর্থনীতির জন্য শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকিংয়ের গুরুত্ব আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও এখন স্বীকৃত বিষয়। ইউরোপ ও আমেরিকাসহ পশ্চিমাবিশ্বে সুদভিত্তিক অর্থনীতি সুফল আনতে পারেনি এটাও অনেকক্ষেত্রে প্রমাণিত হওয়ায় এখন ইসলামী ব্যাংকিং নিয়ে চিন্তা করার সুযোগ এসেছে। ইসলামি ব্যাংকগুলোর সাফল্য দেখে এর প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। এ আগ্রহ শুধু মুসলিমপ্রধান দেশে হচ্ছে তা নয় অমুসলিমপ্রধান রাষ্ট্রেও ইসলামি ব্যাংক গ্রহণযোগ্য হচ্ছে। ব্যাবসায়িক মুনাফা নয় সমাজ উন্নয়ন ও মানবতার সেবাই ইসলামি ব্যাংকিংয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য। বাংলাদেশে ইসলামি ব্যাংকিং অনেক বেশি সম্ভাবনাময়ী বলে উল্লেখ করেন তিনি।এদিকে নামে ইসলামি ব্যাংকিং হলেও অনেক ব্যাংক যথাযথভাবে শরিয়াহ পরিপালন করেন না। এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে ছফিউল্লাহ আরিফ বলেন ব্যাংকগুলো যাতে যথাযথভাবে শরিয়াহ এর নিয়ম পালন করে সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তদারকি করা হচ্ছে। যথাযথ শরিয়াহ পালনের পরিবেশ ও মানসিকতা তৈরির জন্য সেন্ট্রাল শরিয়াহ বোর্ড ব্যাংকের নিজস্ব শরিয়াহ বোর্ড কাজ করছে।ইসলামিক ধারার ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে দেশে বেশি রেমিট্যান্স আসে। বিশেষ করে ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের মাধ্যমে। যেসব কনভেনশনাল ব্যাংক ইসলামি ব্যাংকিং করছে তারা ইসলামি ব্যাংকিংয়ে তাদের জনশক্তি বাড়াচ্ছে। বর্তমানে ইসলামি ব্যাংকিংয়ে মোট জনশক্তি রয়েছে ৩৬ হাজার ৫৮২ জন। যা তিন মাস আগের চেয়ে ৫১০ জন বেশি।জানা গেছে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বা গ্রাহক পর্যায়ে হস্তক্ষেপসক্ষমতা অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং অ্যাপ্রোচ এবং ধর্মীয় ও কল্যাণমূলক প্রণোদনার কারণে ইসলামি ব্যাংকগুলো তরুণযুবকসহ বিপুলসংখ্যক গ্রাহক আকর্ষণ করতে পারছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন কল্যাণ ও গ্রাহককেন্দ্রিক মডেলের কারণে অনেক ঋণগ্রহিতা ও আমানতকারী ইসলামি ব্যাংকিং পছন্দ করেন।বাংলাদেশের আটটি পূর্ণাঙ্গ ইসলামি ব্যাংক হলোইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড আলআরাফাহ ইসলামি ব্যাংক লিমিটেড ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামি ব্যাংক লিমিটেড আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক লিমিটেড শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক লিমিটেড এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেড এক্সিম সোশ্যাল ইসলামি ব্যাংক লিমিটেড ও ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1862.csv b/Bangla_fin_news_articles/1862.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aca22e1ad945334a66f0a28f0226b2f9c58539e0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1862.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1862,সেপ্টেম্বরে গতি ফিরেছে রাজস্ব আদায়ে,2020-10-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার ধাক্কা সামলে গতি পাচ্ছে অর্থনীতি। গত কয়েক মাস ধরে রপ্তানি বাড়ছে বাড়ছে আমদানিও। স্থানীয় উত্পাদন ও সরবরাহেও গতি আসছে। ফলে রাজস্ব আদায়ও আগের চেহারায় ফিরছে।জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর হিসাব অনুযায়ী গত কয়েক মাসের খরা কাটিয়ে সর্বশেষ সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায় বেড়েছে পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ। সেপ্টেম্বরে আয়কর মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট ও আমদানি শুল্ক মিলিয়ে এনবিআর আদায় করেছে ১৯ হাজার ৮৩০ কোটি টাকা। গত বছরের সেপ্টেম্বরে আদায় হয়েছিল ১৭ হাজার ৯০৪ কোটি টাকা। অবশ্য সেপ্টেম্বরে আদায় বাড়লেও চলতি অর্থবছরে প্রথম তিন মাসে জুলাইসেপ্টেম্বর সার্বিকভাবে রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বেশ পিছিয়ে রয়েছে এনবিআর।গত তিন মাসে ৬৩ হাজার ৭১৪ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৪৯ হাজার ৯৯০ কোটি টাকা। অর্থাত্ আলোচ্য সময়ে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ঘাটতি ১৩ হাজার ৭২৪ কোটি টাকা। পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা গেছে চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম তিন মাস জুলাই থেকে আগস্ট পর্যন্ত রাজস্ব বেড়েছে ৪ দশমিক ১১ শতাংশ।সার্বিকভাবে রাজস্ব আদায়ে গতি ফিরতে শুরু করায় স্বস্তি এসেছে রাজস্ব প্রশাসনেও। গত ২১ অক্টোবর বুধবার এনবিআরের রাজস্ব বিষয়ক এক সভায় এ নিয়ে সন্তোষ জানিয়েছেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। মাঠ পর্যায়ের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত ঐ সভায় রাজস্ব আদায়ের বর্তমান গতি ধরে রাখার পাশাপাশি আগামী মাসগুলোতে আদায় আরো বাড়ানোর উপায় খুঁজতে কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিয়েছেন। এছাড়া আলাদা সভায় ফাঁকি রোধে আইনি কার্যক্রম জোরদারেরও নির্দেশনা দিয়েছেন বলে সূত্র জানিয়েছে।চীনে করোনার প্রকোপ শুরু হওয়ার পর গত ফেব্রুয়ারি থেকেই আমদানিতে ছেদ পড়ে যার নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা যায় রাজস্বে। মার্চে দেশে করোনার প্রকোপ শুরু হওয়ার পর থেকে আমদানি রপ্তানি ও স্থানীয় উত্পাদন এবং সরবরাহ মুখ থুবড়ে পড়ে। ফলে গত ২০১৯২০ অর্থবছরে রাজস্বে ঘাটতি রেকর্ড সৃষ্টি করে।জুন শেষে দেখা গেল গত অর্থবছরে মূল লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রাজস্ব আদায় কম হয়েছে ১ লাখ ৭ হাজার ৯৪ কোটি টাকা। আর সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ঘাটতি ৮২ হাজার ৯২ কোটি টাকা। শুধু তাই নয় আগের অর্থবছরের চেয়ে রাজস্ব আদায় না বেড়ে উলটো কমে গিয়েছিল ২ দশমিক ২৬ শতাংশ। স্বাধীনতার পর এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।নতুন অর্থবছরে এসে গত জুলাইয়েও রাজস্ব আদায় কমেছিল প্রায় পৌনে ৭ শতাংশ। আগস্টে এসে কিছু বেড়ে দুই মাসে প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক ধারা থেকে বেরিয়ে আসে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী সেপ্টেম্বরে আয়কর আদায় বেড়েছে ১৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ ভ্যাট ৭ দশমিক ৮৮ শতাংশ এবং শুল্ক ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ বেড়েছে।অর্থনীতিবিদরা বলছেন করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হতে থাকলে আগামী মাসগুলোতে অর্থনৈতিক কার্যক্রমে ভালো গতি আসবে। সে ক্ষেত্রে রাজস্ব আদায়ের এই ধারা অব্যাহত রাখা সম্ভব হবে। তবে আশঙ্কা হলো করোনার দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ে। ইতিমধ্যে ইউরোপ ও আমেরিকার কোনো কোনো দেশে দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়ায় ফের আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে। বাংলাদেশেও এমন আশঙ্কা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে আদায় ব্যাহত হতে পারে।অন্যদিকে গত বছরের আদায়ের ব্যাপক ঘাটতি সত্ত্বেও চলতি অর্থবছর ফের বিশাল রাজস্বের লক্ষ্যামাত্রা নেওয়া হয়েছে। চলতি বছর প্রায় ৪৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে এনবিআরকে আদায় করতে হবে ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব। অথচ বিগত পাঁচ বছরে গড়ে রাজস্ব আদায় হয়েছে ১০ দশমিক ২০ শতাংশ।এত বিশাল রাজস্ব আদায় করা বাস্তবে সম্ভব নয় বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। সেক্ষেত্রে চলতি বছরও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অন্তত ৮০ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি হতে পারে বলে শঙ্কার কথা জানিয়েছেন অর্থনীতিবিদ ও পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1863.csv b/Bangla_fin_news_articles/1863.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cc4b301a54324b471894f5a3b7cf6eeea1a97f73 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1863.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1863,হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিল আলু সিন্ডিকেট,2020-10-24,মুন্না রায়হান,সরকার আলুর দর পুনর্নির্ধারণ করে দেওয়ার চার দিন পরও রাজধানীসহ দেশের কোথাও সেই নির্ধারিত দরে আলু বিক্রি হচ্ছে না। খোদ সরকারেরই বিপণন প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি গতকাল শুক্রবার তাদের দৈনন্দিন বাজারদরের প্রতিবেদনে জানিয়েছে এখনো প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায়। এই হিসাবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নির্ধারিত খুচরা দরের চেয়ে তা এখনো কেজিপ্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। শুধু তাই নয় অভিযোগ রয়েছেহিমাগারগুলোতেও সরকারনির্ধারিত দরে আলু বিক্রি হচ্ছে না।তাহলে কাদের স্বার্থে আবার আলু দর পুনর্নির্ধারণ করা হলো আগের নির্ধারিত দর থেকেইবা কেন সরে আসা হলো এসব প্রশ্ন এখন সংশ্লিষ্টদের।কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ সাংবাদিকদের জানিয়েছেন গত কয়েক বছর ধরে আলুচাষি ও ব্যবসায়ীরা আলুর দাম পাননি। এবার চাহিদার কারণে দাম বেড়েছে। আর হিমাগারে রাখা সিংহভাগ আলুই কৃষকের। তাই কৃষকের স্বার্থ বিবেচনা করেই আগের নির্ধারিত দাম থেকে সরে আসা হয়েছে। আলুর দাম বাড়ানো হয়েছে।কিন্তু আলুর এই বাড়তি দরের কতটুকু সুবিধা পাচ্ছেন প্রান্তিক কৃষকেরা। কিংবা হিমাগারে আদৌ তাদের কোনো আলু আছে কি সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন হিমাগারে প্রান্তিক কৃষকের খাদ্য হিসেবে বিক্রি করার মতো কোনো আলু নেই। যা আছে তা বীজআলু। কারণ প্রান্তিক কৃষকেরা এতই গরিব যে তারা ঋণ করে চাষাবাদ করেন। ফলে নতুন আলু ওঠার পরপরই তা বিক্রি করে দিতে বাধ্য হন। হিমাগার মালিক ও ব্যবসায়ীরা এই আলু কিনে হিমাগারে মজুত রাখেন। দেশে সবচেয়ে বেশি আলু উত্পাদন হয় মুন্সীগঞ্জ জেলায়। আমাদের মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি বাছির উদ্দিন জুয়েল জানান জেলায় এবার প্রায় সাড়ে ৩৭ হাজার হেক্টর জমিতে ১৩ লাখ ২৭ হাজার ২৭ মেট্রিক টন আলু উত্পাদন হয়েছে। মুন্সীগঞ্জে সচল ৬৬টি হিমাগারে সংরক্ষিত এসব আলুর বেশির ভাগেরই মালিক ব্যবসায়ীরা। মুন্সীগঞ্জ মুক্তারপুর রিভারভিউ কোল্ডস্টোরেজের ম্যানেজার মো. রেজাউল করিম জানান এই কোল্ডস্টোরেজে ১ লাখ ৫০ হাজার বস্তা আলু মজুত ছিল। ইতিমধ্যেই ১ লাখ ২ হাজার বস্তা আলু বিক্রি হয়েছে। বর্তমানে ৪৮ হাজার বস্তা আলু মজুত রয়েছে। এর মধ্যে কৃষকের বীজআলু রয়েছে ২০ হাজার বস্তা। বাকি ২৮ হাজার বস্তা ব্যবসায়ীদের আলু।কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের তথ্য মতে প্রতি কেজি আলু উত্পাদনে খরচ হয় আট টাকা ৩২ পয়সা। মৌসুমের সময় ক্রয়মূল্য হিমাগার ভাড়া ও অন্যান্য সব খরচ মিলিয়ে হিমাগার গেটে প্রতি কেজি আলুর দাম পড়ে ১৮ টাকা ৯৯ পয়সা। প্রথমে গত ৭ অক্টোবর হিমাগার পর্যায়ে প্রতি কেজিতে ৪ টাকা মুনাফা ধরে আলুর দাম নির্ধারণ করা হয় ২৩ টাকা। শতাংশের হিসাবে প্রায় ২১ শতাংশ মুনাফা। কিন্তু হিমাগার মালিক ও মধ্যস্বত্বভোগী ব্যবসায়ীরা এই মুনাফায় খুশি নন। তারা আবার গত ২০ অক্টোবর কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের সঙ্গে বৈঠক করে হিমাগার পর্যায়ে আলুর দর পুনর্নির্ধারণ করে। এবার হিমাগার পর্যায়ে প্রতি কেজি আলুর দর নির্ধারণ করা হয় ২৭ টাকায়। অর্থাত্ আগের নির্ধারিত দরের চেয়ে কেজিতে আরো চার টাকা বেশি। এ হিসেবে তাদের মোট মুনাফা দাঁড়ায় কেজিতে আট টাকা। শতাংশের হিসেবে যা ৪২ শতাংশ। যদি শুধু পরের নির্ধারিত অতিরিক্ত মুনাফার হিসাব ধরা হয় তাহলেও শুধু হিমাগার পর্যায়েই ব্যবসায়ীরা ৪০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। এই হিসাব শুধু দাম নির্ধারণের পর ১০ লাখ টন আলুর মুনাফার হিসাব করে দেওয়া হয়েছে।উল্লেখ্য গত মৌসুমে ১ কোটি ৯ লাখ টন আলু উত্পাদন হলেও হিমাগার মালিকেরা বলেছেন উত্পাদিত আলুর ৪০ লাখ টন হিমাগারগুলোতে সংরক্ষণ করা হয়েছে। এর মধ্যে দাম নির্ধারণের আগপর্যন্ত ৫৫ শতাংশ আলু হিমাগারগুলো থেকে বের করা হয়েছে। অর্থাৎতখনো ১৮ লাখ টন আলু হিমাগারে ছিল। এর মধ্যে বীজআলু হিসেবে আট লাখ টন বাদ দিলেও আরো ১০ লাখ টন আলু থাকে।এই হিসেবে পাইকারি পর্যায়েও নতুন নির্ধারিত দাম অনুযায়ী অতিরিক্ত ৫০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে একশ্রেণির ব্যবসায়ীরা। একইভাবে খুচরা ব্যবসায়ীরাও অতিরিক্ত প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। সবমিলিয়ে এই সিন্ডিকেট আলু থেকেই কয়েক হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।এ প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক ইত্তেফাককে বলেছেন এ বছর আলুর বাড়তি চাহিদার সুযোগ নিচ্ছেন ব্যবসায়ী ও হিমাগার মালিকেরা। তিনি বলেন এখন তো প্রান্তিক কৃষকের হাতে আলু নেই। আলুর দাম বাড়ায় নিম্ন আয়ের মানুষ শ্রমিক তাদের অনেক কষ্ট হয়েছে বলে জানান তিনি। এক প্রশ্নের জবাবে কৃষিমন্ত্রী বলেন সরকার নির্ধারিত দরেই ব্যবসায়ীদের আলু বিক্রি করতে হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1864.csv b/Bangla_fin_news_articles/1864.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c628da488dd67cf645c6da08295352217fa8af25 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1864.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1864,আগামী বছরও তেলের দাম কম থাকার পূর্বাভাস বিশ্বব্যাংকের,2020-10-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা প্রকোপ শুরুর পর বিশ্ব জুড়ে নিত্যপণ্যের বাজারে যে ধস নেমেছিল সেটি কিছুটা হলেও ফিরতে শুরু করেছে। করোনা শুরুর আগের অবস্থানে ফিরতে আরো এক বছর সময় লেগে যাবে। আর বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম আগামী বছরও কম থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটির প্রকাশিত কমোডিটি মার্কেট আউটলুক প্রতিবেদনে এমনটি উল্লেখ করা হয়েছে।ধারণা করা হচ্ছে আগামী বছরও বিশ্ববাজারে ব্যারেল প্রতি অপরিশোধিত জ্বালানির দর ৪৪ ডলারের ৩ হাজার ৭৪০ টাকা মধ্যেই থাকবে। এ বছরের শুরুতে বিশ্ববাজারে জ্বালানির তেলের দাম নাটকীয়ভাবে কমে যায়। এক পর্যায়ে মার্কিন বাজারে ঋণাত্মক হয়ে যায় তেলের দাম। বর্তমান সময়ে তেলের বাজার স্থিতিশীল হয়ে আসলেও এ বছরের শেষ দিকে গড়ে ৪১ ডলারে ৩ হাজার ৪৮৫ টাকা স্থির হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সারা বিশ্বে করোনা পরিস্থিতির কারণে চলাচল সীমিত হয়ে আসা এবং চাহিদা আগের অবস্থায় ফিরে না আসায় দাম তেমন বাড়বে না বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। বিশ্বব্যাংক এপ্রিল ও অক্টোবরে পণ্যবাজারের ওপর এ ধরনের পূর্বাভাস প্রতিবেদন প্রকাশ করে থাকে।প্রতিবেদন প্রকাশ বিষয়ে বৃহস্পতিবার রাতে এক বার্তায় বিশ্বব্যাংক গ্রুপের ভারপ্রাপ্ত ভাইস প্রেসিডেন্ট আয়ান কোস উল্লেখ করেছেন কোভিড১৯এর প্রভাবে নিত্যপণ্যের বাজারে যে প্রভাব দেখা যাচ্ছে সেটি আগে কখনো হয়নি। অবস্থা এমন যে জ্বালানির বাজারে এর প্রভাব দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। যখন দাম পড়ে যায় তখন নীতি নির্ধারকরা কিছু সিদ্ধান্তের মাধ্যমে এটি ধরে রাখার চেষ্টা করেন। কিন্তু যখন কোনো পণ্যের দাম দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তখন নীতি নির্ধারকদের এই সমস্যা সমাধানের টেকসই উপায় খুঁজে বের করতে হয়। সেই সঙ্গে অর্থনীতির সঙ্গে বিষয়গুলো সমন্বয় করতে হয়। কোভিড১৯ তেল উত্তোলনকারী দেশ এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য নতুন সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছে। দেশগুলোর পুরো অর্থনীতি এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে এ বছরের শুরুতে বিশ্ববাজারে কৃষি পণ্যের দাম অনেক কমে গিয়েছিল। বর্তমান সময়ে সেটি ৬ শতাংশে ফিরে এসেছে। বিশ্ববাজারে তেলের দরসহ ধাতব পদার্থের দাম এখন আবার করোনার আগের সময়ের দামে ফিরে আসতে শুরু করেছে। করোনার প্রভাবে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম এ বছর গড়ে সাড়ে ২৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। আগামী বছর এই দাম ২ শতাংশ হ্রাস পাবে। বিশ্ববাজারে সারের দাম এ বছর গড়ে ১০ দশমিক ৩ শতাংশ কমেছে। পরের বছর এটি ৩ দশমিক ২ শতাংশ বাড়বে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে কৃষি পণ্য করোনার প্রভাবে খুব বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। তবে বৈশ্বিক মন্দার বিস্তারের ফলে বিশ্বের বহু মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে।এদিকে বিশ্ববাজারে তেলের দামের এ পরিবর্তনে দেশের বাজারে কোনো পরিবর্তন আসবে না। জ্বালানি তেলের আন্তর্জাতিক দরের চেয়ে দেশে তেলের দর অনেকখানি বেশি। এ কারণে দীর্ঘদিন ধরে এ খাতের বিশেষজ্ঞরা আন্তর্জাতিক দরের সমান্তরালে দেশেও তেলের দাম নির্ধারণ করার দাবি ও পরামর্শ জানিয়ে আসছেন।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে কোভিড১৯এর প্রভাবে দীর্ঘমেয়াদে স্থবিরতা থাকার পর বিশ্ব অর্থনীতি ধীরে ধীরে ঘুড়ে দাঁড়াচ্ছে। কিন্তু চাহিদা আগের অবস্থায় ফিরে আসেনি। বিশ্বব্যাপী পর্যটন এবং ভ্রমণ সেবা আগের মতো হতে কমপক্ষে আরো এক বছর সময় লেগে যেতে পারে। তবে বিশ্বব্যাংক আশঙ্কা করেছে করোনার দ্বিতীয় ধাক্কা মোকাবিলার জন্য বিভিন্ন দেশে ফের লকডাউন এবং করোনার ভ্যাকসিন পেতে বিলম্ব হলে পূর্বাভাসের চেয়েও দর আরো কমতে পারে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1865.csv b/Bangla_fin_news_articles/1865.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e195b94e8a6ef2551c826347b77b9d7062866903 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1865.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1865,প্রকল্পে গতি বাড়াতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ এডিবির,2020-10-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রকল্প বাস্তবায়নে গতি বাড়াতে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। বাংলাদেশে এডিবির সহায়তায় পরিচালিত প্রকল্পগুলো নিয়ে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে এমন পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।বুধবার দুই দিনের এই পর্যালোচনা বৈঠক শেষ হয়েছে। ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন এবং এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ যৌথভাবে সভাপতিত্ব করেন।বৈঠক শেষে এক প্রেস বার্তায় এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ উল্লেখ করেন প্রকল্পে গতি বাড়ানোর মাধ্যমে করোনা অতিমারির প্রভাব কাটিয়ে দ্রুত আর্থসামাজিক পুনরুদ্ধারে অবদান রাখা সম্ভব হবে। বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে করোনার প্রভাব কাটিয়ে ওঠার প্রাথমিক লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। প্রকল্প বাস্তবায়নে গতি বাড়িয়ে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি এবং অর্থনীতির গতি ত্বরান্বিত করা সম্ভব।প্রকল্পে গতি বাড়াতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন ক্রয় কার্যক্রম দ্রুত করা ভালো পরামর্শক এবং ভালো ঠিকাদার নিয়োগ করা চুক্তির কার্যকর বাস্তবায়ন পূর্ণাঙ্গভাবে ভূমি অধিগ্রহণ ও পুনর্বাসন কার্যক্রম সম্পন্ন করা উন্নত আর্থিক ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের দূরদর্শী নকশা তৈরিসহ প্রকল্পের অনুমোদন প্রক্রিয়া দ্রুত করার মাধ্যমে এই সুফল পাওয়া সম্ভব।তিনি আরও বলেন কোভিড১৯এর এই সময়ে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রকল্পে গতি বাড়াতে বিশেষ উদ্যোগ নিতে বাংলাদেশ সরকার এডিবি এবং প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থার সবাই একমত হয়েছেন। সভা শেষে জানানো হয়েছে প্রকল্প প্রণয়ন থেকে অনুমোদন প্রক্রিয়ায় গতি বাড়াতে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হবে। বিশেষ করে বড় প্রকল্পে চুক্তি বাস্তবায়ন দ্রুত করা স্বাস্থ্যসুরক্ষার গাইডলাইন তৈরি করা এবং প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণের কার্যক্রম বাড়ানো হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।বর্তমানে বাংলাদেশের ৫২টি উন্নয়ন প্রকল্পে এডিবির সহায়তা করছে। প্রকল্পগুলোতে সবমিলিয়ে এডিবির অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি রয়েছে ১১ বিলিয়ন ডলার বা ৯৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1866.csv b/Bangla_fin_news_articles/1866.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d9af014b48df8163659d392f5c2639ef5fb57bb8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1866.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1866,অর্থনীতিতে অবদান রাখায় প্রবাসী বাংলাদেশীদের স্বীকৃতি দেয়ার আহ্বান,2020-10-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের বার্ষিক সভার অংশ হিসেবে মাননীয় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আজ আইএমফের দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক ভাইস প্রেসিডেন্ট হার্ট উয়িং শেফার আফগানিস্তানের ভারপ্রাপ্ত অর্থমন্ত্রী আবদুল হাদী আরগান্ধিওয়ালভুটানের অর্থমন্ত্রী লায়নপো নামগে শেরিং ভারতের নারী ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি মালদ্বীপের অর্থমন্ত্রী ইব্রাহিম আমির নেপালের প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. যুবরাজ খাতিওয়াদা পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী এবং দারিদ্র্য দমন ও সামাজিক সুরক্ষা বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ড. সানিয়া নিশতার এবং শ্রীলংকার শিক্ষামন্ত্রী প্রফেসর জি.এল.পিরিস এর সাথে এক ভার্চুয়াল গোলটেবিল সভায় অংশগ্রহণ করেন।বাংলাদেশ সরকার পরিবার এবং শ্রমিকদের রক্ষা করতে কি কি ধরনের সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করছে যাতে করে তাদের নেতিবাচক মোকাবেলা প্রক্রিয়া অবলম্বন করতে না হয় এমন প্রশ্নের উত্তরে মাননীয় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন কোভিড ১৯ এর অপ্রত্যাশিত অভিঘাত থেকে উদ্ভূত প্রাসঙ্গিক বিষয়টি নিয়ে আলোচনার জন্য বিশ্বব্যাংককে ধন্যবাদ জানাই। আপনারা সকলেই অবশ্যই অবগত যে বাংলাদেশ বিভিন্ন দিক থেকে আলাদা বৈশিষ্ট্য মণ্ডিত। বাংলাদেশের রয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাস্তববাদী নেতৃত্ব এবং দেশে বিদেশে কঠোর পরিশ্রম করা নাগরিক।বিশ্বব্যাংক এবং অন্যান্যরা অনুমান করেছিল যে করোনার কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী রেমিট্যান্সের পরিমাণ হ্রাস পাবে। যা বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম ভিত্তি বিশেষত গ্রামীণ অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতিতে গার্হস্থ্য চাহিদা এবং প্রণোদিত বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আমি আনন্দের সাথে সকলকে অবগত করতে চাই যে বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ রেমিট্যান্সের সবসময়ে উর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখিয়েছে এবং সম্প্রতি এটি ত্বরান্বিত হয়েছে। আমরা ২০১৯২০২০ অর্থবছরে ১৮.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিমাণে পরিমাণে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স পেয়েছি।চলতি ২০২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে ৬.৭১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স রেকর্ড হয়েছে যা পূর্বের বছরের একই প্রান্তিকের চেয়ে ৪৯ বেশি। আমাদের সরকার ঘোষিত ২ সরাসরি নগদ প্রণোদনা নীতি এক্ষেত্রে প্রশংসার দাবীদার। তাই এটি স্পষ্টই প্রতীয়মান হয় যে আমাদের রেমিট্যান্স মোটেও কমেনি বরং প্রচুর পরিমাণে বেড়েছে। বিশ্বব্যাপী আমাদের প্রায় ১১.৬ মিলিয়ন বাংলাদেশী নাগরিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করে। মালয়েশিয়ার করা একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে মালয়েশিয়ায় যে সমস্ত ব্যবস্থাপক পর্যায়ে বিদেশী রয়েছেন যার ৩৭ শতাংশই বাংলাদেশী নাগরিক।অর্থমন্ত্রী আরো বলেনতবুও বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক বন্ধের কারণে গৃহবন্দী অভিবাসী শ্রমিকদের নিয়ে উদ্বেগ উপেক্ষা করা যায়না। আমাদের গত ১ এপ্রিল থেকে ১৫ অক্টোবরের মধ্যে ১৯৫৬৯৮ জন শ্রমিক ফিরে এসেছেন। যদিও বিশ্বব্যাপী মোট প্রবাসী বাংলাদেশী সম্প্রদায়ের তুলনায় এটি বড় সংখ্যা নয়। আমাদের প্রবাসী ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সূত্রমতে চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২৮৪০০০ জন কর্মী বিদেশে গিয়েছেন যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২৬ বেশি। সাধারণত দেখা গেছে যে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে প্রতি মাসে প্রায় ৬০০০০ কর্মী বিদেশে নিযুক্ত হন।আমাদের সরকার অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে কর্মীদেরকে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে চাকরি নিয়ে বিদেশে ফেরত পাঠাতে সহায়তা করে আসছে। আমরা নিশ্চিত বলতে পারি যে ইতোমধ্যে আমাদের প্রবাসী কর্মীরা বিদেশে ফিরে কাজ শুরু করছেন।অর্থমন্ত্রী আরো উল্লেখ করেন তা ছাড়া সরকার সামাজিক বিশেষভাবে সুরক্ষা কর্মসূচির ব্যবস্থা করেছিল। এপ্রিল এবং মে মাসে ছুটির সময়ে প্রত্যাবাসনের জন্য বিদেশে গমণকারীদের জন্য ১.৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়। বিদেশে চাকরি হারানো প্রত্যাবাসীরা ৮৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বাজেটের পুনর্বাসন কর্মসূচির জন্য তালিকাভুক্ত হন এবং তাদেরকে অন্যান্য সামাজিক সুরক্ষা পরিকল্পনারও অন্তর্ভুক্ত করা হয়।চলতি অর্থবছরে আমাদের অর্থ মন্ত্রণালয় ২০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। ভবিষ্যতের সম্ভাব্য প্রবাস শ্রমিকদের লক্ষ্য করে একটি নির্দিষ্ট সামাজিক সুরক্ষার জন্য প্রায় ২৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের কর্মসংস্থান সৃষ্টি কর্মসূচি শীর্ষক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে। এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য হল এর ধাক্কা কাটিয়ে উঠার জন্য সম্ভাব্য কর্মীদের বিদেশের চাকরীটি সহজ ও দ্রুততর উপায় পেতে সহজতর করা।দেশে এবং বিদেশে আমাদের এই সকল কর্মীরা অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে। এসকল কর্মীদের কষ্টের স্বীকৃতি দিতে বিশ্বব্যাংকে আহ্বান করে অর্থমন্ত্রী বলেন দেশের এবং বিশ্বের অগ্রগতির প্রবাহ ধরে রাখতে আমাদের কর্মীরা কষ্ট মন্ত্রে মুগ্ধ। তাই আমি অত্যন্ত খুশি হবযদি বিশ্ব ও বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রবাসী বাংলাদেশীদের এ অর্জন বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে স্বীকৃতি পায়। ইউরোপ আমেরিকা মধ্য প্রাচ্য এবং পূর্ব এশিয়াসহ বিশ্বের প্রতিটি বড় বড় শহরে কর্মরত এ সকল কর্মীদের বৈশ্বিক অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টার প্রশংসা কেবলমাত্র আমাদের মানুষকে নয় বিশ্বব্যাপী সমস্ত প্রবাসী কর্মীদের উৎসাহিত করবে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1867.csv b/Bangla_fin_news_articles/1867.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8693176b4d33d21b52f70147e7299dcaead07641 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1867.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1867,​​​​​​​ অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার নিয়ে শঙ্কার  কথা জানাল আইএলও,2020-10-21,রিয়াদ হোসেন,করোনা ভাইরাসের প্রকোপ বাড়তে থাকলে বিশ্বব্যাপী তৈরি পোশাকের চাহিদা কমতে পারে। সেক্ষেত্রে উৎপাদনকমার কারণে অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এর ফলে ২০০৮০৯ সালের বিশ্বমন্দা পরিস্থিতির চেয়েও বাজে অবস্থা দেখতে হতে পারে। এই কারণে ২০২১ কিংবা ২০২২ সালের আগে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার দৃশ্যমান নাও হতে পারে বলে আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১০টি তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশের ওপর করোনার প্রভাব নিয়ে পরিচালিত সংস্থাটির এক গবেষণা প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। আজ বুধবার বিশ্বব্যাপী প্রতিবেদনটি প্রকাশ করছে আইএলও।প্রতিবেদনে বলা হয় করোনা অতিমারির কারণে ভবিষ্যতে পোশাকশিল্প খাতকে কাঠামোগত পরিবর্তনের মুখোমুখি হতে হবে। পোশাকের টেকসই সরবরাহ চেইন প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের মতো বিষয়গুলো ভবিষ্যতে ব্যাপকভাবে প্রভাব ফেলবে। সার্বিকভাবে পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে বহুপাক্ষিক উদ্যোগ নেওয়ার ওপর জোর দিয়েছে আইএলও। বিশেষত শ্রমিকের উপার্জন স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থান রক্ষা করে করোনায় টিকে থাকার উপায় বের করতে একসঙ্গে কাজ করার ওপর গুরুত্ব দিয়েছে সংস্থাটি। চলতি বছরের শুরু থেকে বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের প্রকোপ বাড়তে থাকার পরিপ্রেক্ষিতে সরবরাহ চেইনে তা বড় রকমের আঘাত হানে। বিশেষত ইউরোপ আমেরিকাসহ বড় অর্থনীতির দেশগুলো লকডাউনে প্রায় বন্ধ চলে যাওয়ায় চাহিদা কমে যায়। ফলে এশিয়ার তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশগুলোর রপ্তানি ব্যাপকভাবে কমে যায়। করোনার প্রভাবে গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত এশিয়ার ১০টি প্রধান তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশে কী প্রভাব পড়েছেপ্রতিবেদনে তা তুলে ধরা হয়। বাংলাদেশ ছাড়াও রপ্তানিকারক এসব দেশের তালিকায় রয়েছে চীন ভারত পাকিস্তান শ্রীলঙ্কা মিয়ানমার কম্বোডিয়া ভিয়েতনাম ফিলিপাইন ও ইন্দোনেশিয়া। প্রতিবেদনে এসব দেশের মূল ক্রেতা যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপী ইউনিয়ন ও জাপানে পোশাক পণ্য আমদানি কমার বিষয়টি উঠে আসে। এতে বলা হয় করোনা শুরু হওয়ার পর কোনো কোনো দেশ থেকে পোশাক রপ্তানি ৭০ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। এর প্রভাবে এ অঞ্চলের দেশগুলোতে হাজার হাজার কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এর মধ্যে বেশকিছু কারখানা স্থায়ীভাবেই বন্ধ হয়ে গেছে। এসব কারণে ঐ সময়ে শ্রমিকের আয় কমে গেছে অনেক শ্রমিক লে অফের সাময়িক কারখানা বন্ধ হওয়ায় কর্মহীন শিকার হয়েছে। এই সময়ে ট্রেড ইউনিয়নের সীমাবদ্ধতায় মালিকপক্ষের সঙ্গে তাদের দাবিদাওয়া নিয়ে আলোচনার সুযোগও কম ছিল। অবশ্য ঐ সময়ে এসব দেশের বেশির ভাগ সরকারই অর্থনীতি সচল রাখার স্বার্থে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছিল। আইএলওর প্রতিবেদনে ঐ বিষয়টিও বিশেষভাবে উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে বলা হয় গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে কেবল মিয়ানমার বাদে অন্যান্য দেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি ব্যাপকভাবে কমেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি সবচেয়ে বেশি হারে কমেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে। ইইউ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি বাজার। আলোচ্য সময়ে সেখানে পোশাক রপ্তানি কমেছে প্রায় ৩২ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রে ২৮ শতাংশ আর জাপানে কমেছে প্রায় ১৪ শতাংশ।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1868.csv b/Bangla_fin_news_articles/1868.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f62e50c91a0da5cfc6643263d7c81ffecc564bc5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1868.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1868,করোনার প্রভাবে বেকার একতৃতীয়াংশ শ্রমিক,2020-10-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কোভিড১৯এর প্রভাবে বাংলাদেশের অতিক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে এমএসএমই একতৃতীয়াংশ শ্রমিক বেকার হয়েছেন। সাময়িক অথবা স্থায়ীভাবে বেকার হয়েছেন এ খাতের ৩৭ শতাংশ শ্রমিক। ৯৪ শতাংশ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তার বিক্রি এ সময় কমে গেছে। চলতি বছরের জুনআগস্ট সময়ে বিশ্বব্যাংকের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যশনাল ফিন্যান্স করপোরেশন আইএফসি পরিচালিত এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। বিশ্বব্যাংক আইএফসি ও ইউকে ফরেন কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিস এফসিডিওএর যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশের ৫০০ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানের ওপর জরিপটি করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রতিবেদনটি নিয়ে ওয়েবিনারের আয়োজন করা হয়। জরিপের ফলাফলে বলা হয়েছে উত্তরদাতাদের ৭০ শতাংশ জানিয়েছেন তারা এখনো চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছেন। করোনার প্রভাবে প্রতিষ্ঠানগুলো আংশিক কেউবা দীর্ঘ সময়ের জন্য বন্ধ রেখেছে। আইএফসির বিশ্লেষণে বলা হয়েছে অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ৯১ শতাংশ জানিয়েছেন তাদের অর্থের প্রবাহ কমে গেছে। এই হার ভিয়েতনামে ৬৬ শতাংশ ইন্দোনেশিয়ায় ৬৯ শতাংশ। জরিপকালে বাংলাদেশের নারী উদ্যোক্তাদের ৩৭ শতাংশ জানিয়েছেন তারা করোনার প্রকোপের কারণে সাময়িকভাবে প্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। পুরুষ উদ্যোক্তাদের মধ্যে এই হার ২১ শতাংশ। ওয়েবিনারে আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবীর বলেন অর্থনীতিকে আগের অবস্থানে ফিরিয়ে নিতে আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। অতিক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ভর্তুকি সুদে ঋণ দেওয়ার জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এই উদ্দিপনা প্যাকেজ বাস্তবায়নে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে জারিপকালে ৮০ শতাংশের বেশি উদ্যোক্তা জানিয়েছেন যে তাদের ঐ মাসে ব্যবসায় ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে পোশাক ও ফ্যাশনসংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তারা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সাধারণ মানুষের চলাচল কমে যাওয়া এবং ক্রেতার সংকটে একতৃতীয়াংশ উদ্যোক্তা তাদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখেছেন। আগের বছরের তুলনায় পোশাক ও ফ্যাশনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায় বিক্রি কমেছে ৬৫ শতাংশ। প্রতিবেদনের বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টিমবন বলেছেন ক্ষুদ্র ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তারা বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি। মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি ২৫ শতাংশ আসে তাদের মাধ্যমে। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে ২ কোটির বেশি মানুষ। করোনার প্রভাবে এই খাতের সামনের সারির মানুষেরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বহু মানুষের আয় কমে গেছে। সেই সঙ্গে হারিয়েছে কর্মসংস্থান। জরিপ প্রতিবেদনে আগামী দিনের ব্যাবসায়িক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্যোক্তাদের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছিল। বেশির ভাগ উদ্যোক্তা জানিয়েছেন আগামী কমপক্ষে ছয় মাস তাদের ব্যবসায় মন্দা যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর প্রভাব এই খাতের কর্মসংস্থানেও পড়বে। ৭০ শতাংশ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা তাদের ভবিষ্যত্ বিক্রি নিয়ে আশাবাদী নয়। আইএফসির কান্ট্রি ম্যানেজার ওয়েন্ডি ওয়ারনার বলেছেন করোনার প্রকোপ শুরুর আগে থেকেই বাংলাদেশের অনেক ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা অনিশ্চিত অবস্থায় ছিলেন। এখন তাদের অবস্থা চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। তাদের সক্ষমতা বাড়ানো কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা এবং ঝুঁকি কমিয়ে আনতে জরুরিভাবে উদ্যোগ নিতে হবে। এই সংকট মোবাকিলায় উদ্যোক্তাদের নগদ সহায়তা নতুন ঋণের ব্যবস্থা করা এবং ভর্তুকি সুদে ঋণের ব্যবস্থাসহ নীতিসহায়তা দেওয়ার সুপারিশ করেছে আইএফসি। এ সময় জানানো হয়েছে আইএফসি বাংলাদেশে তার সদস্য এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সহায়তা করতে সাড়ে ৭ কোটি ডলারের চলতি মূলধনের জোগান দিয়েছে। দেশীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ ৬৩৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। সেই সঙ্গে কারিগরি সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে সংস্থাটি।ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1869.csv b/Bangla_fin_news_articles/1869.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..414c5bc3858dab1a0751bbaaa94779e7c7838245 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1869.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1869,খুচরায় আলুর দাম ৫ টাকা বাড়াল সরকার,2020-10-20,অনলাইন ডেস্ক,খুচরা বাজারে আলুর দাম ৫ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। ৩০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বুধবার থেকে খুচরা বাজারে এই দাম কার্যকর হবে।এর আগে মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করে আলুর দাম পুনঃনির্ধারণ করা হয়।বৈঠকে প্রথমে আলুর কেজিপ্রতি দাম খুচরা পর্যায়ে ৩৩ টাকা এবং পাইকারি পর্যায়ে ২৬ টাকা প্রস্তাব করেন কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ। এতে বাজার কমিটি ভেটো দেয়।পরে খুচরা পর্যায়ে কেজিপ্রতি ৩৫ টাকা পাইকারি পর্যায়ে ৩০ টাকা এবং হিমাগারে ২৭ টাকা দাম প্রস্তাব করা হয়। শেষপর্যন্ত এই প্রস্তাব গৃহীত হয়। এতে করে এখন থেকে খুচরা বাজারে আলুর বিক্রি হবে ৩৫ টাকায় আর পাইকারিতে ৩০ টাকা।এদিকে আলুর দাম নির্ধারণ করা হলেও এখনো দাম কমাননি ব্যবসায়ীরা।ফলে বাজারে বেশি দামেই বিক্রি হচ্ছে আলু।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1870.csv b/Bangla_fin_news_articles/1870.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f5744e8f98259017f56854dda12614f15ef0da8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1870.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1870,বাড়ছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন বাড়ছে প্রতারণাও,2020-10-19,সমীর কুমার দে,বেসরকারি ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন। বাসে ওঠার কিছুক্ষণ পরই তার মোবাইলে একটি ফোন আসে। মোবাইলের স্কিনে জিপি লেখা দেখে তিনি ফোনটি ধরেন। অপর প্রান্ত থেকে তাকে বলা হয় গ্রামীণফোনের সার্ভারে কাজ চলছে আধা ঘণ্টার জন্য ফোনটি বন্ধ না রাখলে তার হ্যান্ডসেটটি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। পরামর্শ শুনে তিনি মোবাইল সেটটি বন্ধ করে দেন। এর মধ্যে প্রতারক চক্র তার স্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানায় তিনি অ্যাক্সিডেন্ট করেছেন। হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। দ্রুত অপারেশন করতে হবে। এই মুহূর্তে ২০ হাজার টাকা দরকার। পরিবারের লোকজন তার মোবাইলে বারবার চেষ্টা করেও বন্ধ পান। বাধ্য হয়ে দুটি নম্বরে ২০ হাজার টাকা বিকাশ করে দেন। আধা ঘণ্টা পর ওই কর্মকর্তা ফোনটি চালু করার পর দেখেন মিসকল অ্যালার্টে প্রচুর ফোন এসেছে। দ্রুত তিনি পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে বিষয়টি জানতে পারেন। পরে ওই বিকাশ নম্বর বন্ধ পান। এটা একটা প্রতারণা এমন হাজারো প্রতারণা হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে। সাধারণ মানুষ প্রতারণার ফাঁদে পড়ে নিঃস্ব হচ্ছে। ফলে অর্থ লেনদের জনপ্রিয় এই মাধ্যম চরম আস্থার সংকটে পড়ছে।জিপি লেখা থেকে কীভাবে ফোন করা সম্ভব জানতে চাইলে বিকাশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন নম্বর মাস্কিং করে যে কোনো লেখা বা নম্বর থেকে ফোন করা সম্ভব। এক্ষেত্রে এমনটাই হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে তিনি ফোনটি বন্ধ করার আগে যদি পরিবারের সঙ্গে কথা বলে নিতেন তাহলে হয়তো এই ধরনের সংকটে পড়তেন না। আসলে এই প্রতারণা থেকে বাঁচার একটাই পথ সচেতনতা।গত বছরের মে মাসের শেষে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল বিশ্বে দশম। আর এখন সপ্তম। তখন ৭ কোটি নম্বরে এই ধরনের সার্ভিস চালু ছিল। সচল ছিল ৩ কোটি। বর্তমানে ৯ কোটি ২৯ লাখ ৩৭ হাজার নম্বরে এই ধরনের সার্ভিস চালু রয়েছে। এর মধ্যে ৫ কোটি উপরে সচল আছে। তখন দৈনিক ৯০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হতো। এখন দৈনিক গড়ে দেড় হাজার কোটি টাকার মতো লেনদেন হয়। গত আগস্ট মাসে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪১ হাজার ৪০৩ কোটি টাকা। বর্তমানে ১৫টি ব্যাংকসহ ১৬টি প্রতিষ্ঠান সেই সেবার সঙ্গে যুক্ত।গোয়েন্দা পুলিশ মোবাইল ব্যাংকিং নিয়ে প্রতারণার ঘটনাগুলোর তদন্ত করে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার ওয়ালিদ হোসেন বলেন মোবাইল ব্যাংকিংয়ে হাজার রকম প্রতারণা হচ্ছে। প্রতারকরা নতুন নতুন কৌশল বের করছেন। এই চক্রের সঙ্গে শুধু দেশের প্রতারকরাই নয় বিদেশি প্রতারকদের সন্ধান মিলেছে।গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে যে ধরনের অপরাধ হচ্ছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোপকেটমার গাড়ি গাড়ি গ্রুপ চুরির পর এই মাধ্যমে টাকা নিচ্ছে হ্যালো পার্টি নামে প্রতারক গ্রুপ জিনের বাদশা পরিচয় দিয়ে ফোন জিম্মি করে চাঁদা আদায় অপহরণের পর চাঁদা দাবি সন্ত্রাসীদের নামে চাঁদা ভুয়া ফ্লেক্সি লোডের নামে টাকা ফেরত জঙ্গি কার্যক্রমে টাকা লেনদেন অশ্লীল ছবি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হুমকি দিয়ে টাকা আদায় ফেসবুক হ্যাক করে টাকা আদায়সহ বহুমাত্রিক প্রতারণা। এসব অপরাধের টাকা মূলত মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন হচ্ছে।সর্বশেষ ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিএমপি গোয়েন্দা সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের সোশ্যাল মিডিয়া ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিম শনিবার এই চক্রের ৯ জনকে গ্রেফতার করেছে। ওয়ালিদ হোসেন বলেন বিকাশ প্রতারক চক্রের সদস্যরা প্রধানত চারটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে প্রতারণা কর্মকাণ্ড সম্পন্ন করে থাকে। প্রথম গ্রুপ মাঠ পর্যায়ে বিভিন্ন বিকাশের দোকানে টাকা বিকাশ করার কথা বলে অবস্থান নেয়। একপর্যায়ে লেনদেনকৃত বিকাশ খাতার ছবি তুলে হোয়াটসঅ্যাপে দ্বিতীয় গ্রুপের কাছে এলাকা উল্লেখ করে পাঠিয়ে দেয়। এভাবে খুব কৌশলে তারা প্রতারণা করে থাকে। এভাবে হাতিয়ে নেওয়া টাকা বিভিন্ন হাত বদল করে ক্যাশ আউট করে ফলে প্রতারকদের অবস্থান শনাক্ত করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে।বিকাশের একজন মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন সবচেয়ে বেশি যে অভিযোগ আসছে সেটা হল বিকাশ কর্তৃপক্ষের সহায়তার জন্য ব্যবহূত ১৬২৪৭ নম্বরের অনুকরণে ফোন নম্বরে ১৬২৪৭ পার্থক্য শুধু চিহ্ন নম্বরে ফোন আসে। বিকাশ কর্তৃপক্ষের পরিচয় দিয়ে সমস্যার কথা বলে এবং সমাধানের জন্য পিন নম্বর চায়। মানুষ নম্বর দেখে মনে করে বিকাশ থেকেই এসেছে। আসলে সেটা মাস্কিং নম্বর।তবে ডাক বিভাগের মোবাইল ব্যাংকিং নগদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে তাদের প্রযুক্তি এতটাই উন্নত যে কোনো গ্রাহক যদি নিজের পিন নম্বর কারো সঙ্গে শেয়ার না করেন তাহলে তাদের প্রযুক্তি ভেঙে প্রতারণা করা সম্ভব নয়।ঢাকার শেওড়াপাড়ার বাসিন্দা আকবর হোসেন। পেশায় ব্যবসায়ী আকবরের মোবাইলে একদিন সন্ধ্যায় তার এক গ্রাহক বগুড়া থেকে ২৫ হাজার টাকা পাঠান। এর কিছুক্ষণ পর তার মোবাইলে একটি অচেনা নম্বর থেকে ফোন আসে। ভুলে কিছু টাকা তার মোবাইলে চলে গেছে জানিয়ে ঐ ব্যক্তি টাকাগুলো ফেরত চান। কিন্তু তিনি কোনো এসএমএস না পাওয়ার কথা জানালে ঐ ব্যক্তি বলেন নেটওয়ার্কের সমস্যার কারণে হয়তো এসএমএস যায়নি ব্যালেন্স চেক করলেই আপনি টাকা দেখতে পাবেন। এরপর তিনি ব্যালেন্স চেক করে একাউন্টে ৩৫ হাজার টাকা দেখতে পান এবং কিছুক্ষণ পর এসএমএসও পান। এরপর ঐ ব্যক্তির কথামতো তাকে ১০ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেন। টাকা পাঠানোর পর তিনি দেখতে পান তার বিকাশ একাউন্ট থেকে ১০ হাজার টাকা কাটার পরিবর্তে কেটে নেওয়া হয়েছে ২০ হাজার টাকা যার ফলশ্রুতিতে তার একাউন্টে টাকার পরিমাণ অবশিষ্ট থাকে ১৪ হাজারের কিছু বেশি। বিষয়টা বুঝতে পারলেন না তিনি।রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইলের বাসিন্দা মাসুদ রানা একজন বেসরকারি চাকরিজীবী। একদিন সকালে শনির আখড়ার একটি দোকান থেকে তার গ্রামীণফোন নম্বরের বিকাশ অ্যাকাউন্টে ৭ হাজার টাকা ক্যাশ ইন করেন। কিছুক্ষণ পর একটি নম্বর থেকে ফোনে কল পান মাসুদ। মহাখালীর বিকাশের প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তা জাহিদ হাসান পরিচয় দিয়ে ফোনে ঐ ব্যক্তি বলেন আপনার অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কারণ আপনার এনআইডি দিয়ে আরো চারটি বিকাশ অ্যাকাউন্ট চালানো হচ্ছে। আপনি তিনটি তথ্য দিলে আপনার অ্যাকাউন্ট আবার আমরা চালু করে দেব। না হলে এটি বন্ধ থাকবে। এনআইডি কাডে নাম নম্বর ও পিন নম্বর জানতে চান ঐ ব্যক্তি। মাসুদ তথ্য দিতে অস্বীকার করলে তিনি বলেন তথ্য না দিলে অ্যাকাউন্ট বন্ধ থাকবে। এ পর্যায়ে প্রতারকেরা বিকাশের হেল্পলাইনের নম্বর ১৬২৪৭ স্পুফিং করে কয়েকবার কল দেন। ঐ কল রিসিভ করেননি মাসুদ রানা। এরপরই তিনি বিকাশ অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করে দেখেন পিন নম্বর নিচ্ছে না। পিন নম্বর দিলে লেখা উঠছে দ্য অ্যাকসেস চ্যানেল ইজ ডিজ্যাবল ফর দ্য ইউজার। পরে বিকাশের হেল্পলাইনে ফোন করলে সেখান থেকে জানানো হয় অ্যাকাউন্টে পিন নম্বর পরপর তিনবার ভুল দেওয়ায় অ্যাকাউন্ট ব্লক হয়ে গেছে। এ ঘটনায় যাত্রাবাড়ী থানায় একটি জিডি করেন তিনি।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1871.csv b/Bangla_fin_news_articles/1871.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7805e48a951cf176f52cf00d4979db8e9fe732e9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1871.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1871,অডির নতুন মডেলের গাড়ি উদ্বোধন,2020-10-18,প্রিন্ট সংস্করণ,অডি কিউসেভেন মডেলের গাড়ির উদ্বোধন করা হয়েছে। ভার্চুয়াল উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত পিটার ফারেনহল্টজ অডি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাদ নুসরাত খান এবং বিপণন ব্যবস্থাপক শীতাল তাসলিম।এ মডেলের গাড়িটি বাংলাদেশে পাওয়া যাবে ১ কোটি ৫৮ লাখ টাকায়। বাংলাদেশ অডি ব্র্যান্ডের অনুমোদিত প্রতিনিধি প্রগেস মোটরস ইমপোর্টস লিমিটেড থেকে এ মডেল কেনা যাবে। দুই থেকে পাঁচ বছরের জন্য সীমাহীন মাইলেজ ওয়ারেন্টিসহ বিক্রয়পরবর্তী সব সেবা দেবে প্রতিষ্ঠানটি।নুতন কিউসেভেনে আছে তিন লিটার ভি৬ টার্বো চার্জড ইঞ্জিন এবং মাইল্ড হাইব্রিড প্রযুক্তি। যার সর্বাধিক আউটপুট হলো ৩৪০ হর্স পাওয়ার এবং ৫০০ নিউটন মিটার টর্ক। এ মডেলের গাড়িটিতে রয়েছে ফোর হুইল ড্রাইভ কোয়াট্রোসহ আট স্পিড ট্রিপটোনিক ট্রান্সমিশন। প্রেস বিজ্ঞপ্তিইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1872.csv b/Bangla_fin_news_articles/1872.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3e9e55f9ab75512994f48cf95758fbf23ec513df --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1872.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1872,মোবাইল ব্যাংকিং সেবার চার্জ আগেই জানাতে হবে,2020-10-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মোবাইল ব্যাংকিংয়ের টাকা পাঠানোসহ কোন সেবার কত টাকা চার্জ তা আগেই গ্রাহককে জানানোর নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।এছাড়া যেকোনো পরিসেবা প্রদানের আগে তার ধরন প্রযোজ্য সার্ভিস চার্জের পরিমাণ এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জের তালিকা সম্পর্কে গ্রাহকদের নোটিশের মাধ্যমে জানাতে হবে।বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।প্রজ্ঞাপনে বলা হয় সার্ভিস চার্জ বা মাসুল হার সংক্রান্ত বিভ্রান্তি পরিহারে বিভিন্ন গণযোগাযোগ সংবাদপত্র পত্রিকা রেডিও টেলিভিশন ইউটিউব চ্যানেল ইত্যাদি এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম লিংকডইন ইত্যাদি প্রচার প্রচারণাসহ সব ক্ষেত্রে ভ্যাটসহ সার্ভিস চার্জ বা মাসুল হার উল্লেখ করতে হবে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1873.csv b/Bangla_fin_news_articles/1873.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..edc0491d831ef33af572e48b1caf520ebe1d9c62 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1873.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1873,কোভিড পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে সামাজিক নিরাপত্তায় গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট,2020-10-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড ম্যালপাস বলেছেন কোভিড চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও সহায়তা বাড়িয়েছে বিশ্বব্যাংক। বিশেষ করে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে সহায়তায় জোর দিচ্ছে সংস্থাটি। তার মতে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে শ্রমিকদের বিশেষ করে অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের শ্রমিক এবং তাদের পরিবারগুলোকে সহায়তার পৌঁছানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।বিশ্বব্যাংকের চলমান বার্ষিক সভা উপলক্ষে আয়োজিত ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। ওয়াশিংটন স্থানীয় সময় ১৪ অক্টোবর অনুষ্ঠিত এই সংবাদ সম্মেলনে সারাবিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে নমনীয় অর্থায়ন বা স্বল্প সুদের ঋণ বাড়ানো হবে কি না এমন প্রশ্নে জবাবে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট বলেন অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও জরুরিভাবে স্বাস্থ্যখাতে সহায়তার হাত বাড়িয়েছে বিশ্বব্যাংক। বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে উন্নয়নশীল বিশ্বে ঋণ ও অনুদান প্যাকেজ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তবে এটিও একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা পর্যন্ত থাকবে। এরপর নমনীয় শর্তে অর্থ পেতে আইডা আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা তহবিলের যোগানদাতাদের সাথে কথা বলতে হবে। তিনি মনে করেন করোনার প্রভাবে বাংলাদেশের রেমিট্যান্সে আঘাত আসতে পারে। বিশ্বব্যাংক এধরনের সমস্যা মোকাবিলায় উত্তরণ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।আরো পড়ুন ... ...এসআই আকবরকে খুঁজছে পিবিআই দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞাবিভিন্ন দেশের সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট বলেন বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে আমাদের প্রধান অগ্রাধিকার মানুষের জীবন রক্ষা করা। সেইসাথে মানুষের স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা। যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালগুলোর স্বাস্থ্য সেবার উন্নত করতে হবে। পরের ধাপে অর্থনীতি যত দ্রুত সম্ভব ঘুরে দাঁড়াতে সহায়তা করা। করোনা মোকাবিলায় বিভিন্ন দেশে বিশ্বব্যাংকের কর্মসূচি নিয়ে ম্যালপাস সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন। সেইসাথে বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে নেওয়া উদ্যোগগুলোর বিষয়ে অবহিত করেন।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1874.csv b/Bangla_fin_news_articles/1874.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..40dea5afbf35bb93243625cd8f6f03a05478cfc7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1874.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1874,এক দশকে বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ বেড়েছে ১২৫ শতাংশ,2020-10-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে এক দশকের ব্যবধানে বৈদেশিক ঋণের দায় ১২৫ শতাংশের বেশি বেড়েছে। বিশ্বব্যাংকের হিসাবে ২০০৯ সালে বাংলাদেশের সর্বমোট বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ছিল ২৫৩৭ কোটি ২০ লাখ ডলার যা টাকার অংকে ২ লাখ ১৫ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা। ২০১৯ সালে এর স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৫৭০৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার বা ৪ লাখ ৮৫ হাজার ২৪৮ কোটি টাকা। অর্থাত্ এই এক দশকে ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ২ লাখ ৬৯ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা বা ১২৫ শতাংশ।ওয়াশিংটনে সংস্থার সদর দপ্তর থেকে প্রকাশিত আন্তর্জাতিক ঋণ পরিসংখ্যান২০২১ শিরোনামে প্রতিবেদনে বাংলাদেশসহ স্বল্প ও মধ্য আয়ের ১২০টি দেশের বিদেশি ঋণ পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে ২০১৯ সাল পর্যন্ত পরিসংখ্যান রয়েছে। চলতি বছরের হালনাগাদ পরিসংখ্যান ধরলে এই ঋণের পরিমাণ আরো বেশি হবে। করোনা অতিমারির প্রভাবে ইতিমধ্যে সরকারিভাবে বিদেশি উত্স থেকে ঋণ বেড়েছে।তবে বিশ্লেষকরা বলছেন স্থুল দেশজ আয়ের জিএনআই তুলনায় বিদেশি ঋণের অনুপাত এখনো ঝুঁকি মাত্রার নিচে রয়েছে। এজন্য ঋণের আকার বাড়লেও অর্থনীতির সক্ষমতা বিবেচনায় এটি বেশি নয়। ঋণ বাড়লেও গত তিন বছর ধরে জিএনআইএর ১৮ শতাংশের মধ্যে রয়েছে বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ।বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে অন্যান্য দেশের বিদেশি ঋণ প্রসঙ্গে বলা হয় ২০১৯ সাল শেষে স্বল্প এবং মধ্যম আয়ের ১২০ দেশের ঋণের পরিমাণ ৮ দশমিক ১ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। ২০১৯ সালে এক বছরের ব্যবধানে বৈদেশিক ঋণ সাড়ে ৯ শতাংশ বেড়েছে। যার পরিমাণ ৭৭৪ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬৫ লাখ ৭৯ হাজার কোটি টাকা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে করোনার প্রভাবে উন্নয়নশীল বিশ্বে ঋণ বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি উদ্বেগের। দরিদ্র দেশগুলোর নতুন শর্তযুক্ত ঋণ গ্রহণ সুদের হার এবং স্বচ্ছতার বিষয়গুলো নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। কোভিডের আগেই দরিদ্র দেশগুলোর ঋণ বেড়ে যাওয়ার বিষয়ে উদ্বেগ ছিল।প্রতিবেদনের বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড ম্যালপাস উল্লেখ করেছেন দীর্ঘমেয়াদে ঋণের স্থিতিশীলতা নির্ভর করছে ঋণ ও বিনিয়োগ স্বচ্ছতার ওপর। এখন সময় এসেছে দরিদ্র দেশগুলোর ঋণ সংকট মোকাবিলায় সমন্বিত উদ্যোগ নেওয়ার। প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশের স্থিতি হিসাবে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ৫৭০৮ কোটি ৮০ লাখ ডলারের ঋণের মধ্যে সরকারি ঋণ ৪১০৩ কোটি ৭০ লাখ ডলার। আইএমএফের ঋণ রয়েছে ১৪১ কোটি ৪০ লাখ ডলার। প্রতিবেদনে সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ এফডিআই বেসরকারি খাতের বৈদেশিক ঋণ স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণসহ বিভিন্ন তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। এতে দেখা যায় বাংলাদেশের তুলনামূলক দীর্ঘমেয়াদি ঋণের পরিমাণই বেশি। ২০১৯ সালে এফডিআই এসেছে ১৩৭ কোটি ১০ লাখ ডলার সমপরিমাণ। দীর্ঘমেয়াদি ঋণের স্থিতি ৪৫৯৩ কোটি ৭০ লাখ ডলার। বেসরকারি খাতে ঋণ মাত্র ৪৯০ কোটি ১০ লাখ ডলার।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1875.csv b/Bangla_fin_news_articles/1875.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fc761c8721fdbbae16b2a825d7ed38a301d6880c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1875.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1875,বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ আইএমএফ,2020-10-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত দুই দশকে বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্য বিমোচন এবং বৈষম্য রোধে যে অগ্রগতি হয়েছে করোনার প্রভাবে সেটি উল্টো পথে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ উল্লেখ করেছে চলতি বছর শেষ নাগাদ বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি না হয়ে বরং ৪ দশমিক ৪ শতাংশ সংকুচিত হয়ে যাবে। তবে উদীয়মান দেশগুলোর মধ্যে খুব কম দেশই প্রবৃদ্ধির মুখ দেখবে। সংস্থাটি বলছে ২০২১ সালে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ। গতকাল ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সংস্থাটি। এতে এই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে করোনার প্রভাবে সারাবিশ্বের অর্থনীতিই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিশেষ করে স্বল্প আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মানুষের আয় কমে যাওয়া ১ দশমিক ৯ ডলার দৈনিক আয় করেন এমন দারিদ্র্য রেখার নিচে চলে আসবে নতুন করে ৯ কোটি মানুষ।করোনার প্রকোপ শুরু হওয়ার পর ১০ লাখের বেশি মানুষ মারা গেছে। বহু মানুষ অসুস্থ হয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছেএ বছর করোনা প্রভাবে চরম বঞ্চনার শিকার হবে বিশ্বের ৯ কোটি মানুষ। এখন কঠিন সময় তবে আশাবাদী হওয়ার মতো বিষয়ও রয়েছে। সংস্থাটির হিসাবে বিশ্ব অর্থনীতি পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া বিলম্বিত হবে এবং এক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা দেখছে সংস্থাটি। গত জুলাই মাসে বিশ্ব অর্থনীতির যে পূর্ভাবাস দিয়েছিল সংস্থাটি এবার সেটি আরো খারাপ হওয়ার আশঙ্কা করা হয়েছে। করোনার প্রকোপ উদীয়মান এবং উন্নয়নশীল বিশ্বে দ্রুত বিস্তার করছে। চীন বাদে উদীয়মান ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক হওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে প্রতিবেদনে।তবে সংস্থাটি বলছে ২০২১ সালে বিশ্ব অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করবে। উত্পাদন কার্যক্রমে ব্যাপক আঘাত হেনেছে করোনা। তুলনামূলক পর্যটন নির্ভর ছোট দেশগুলোর ক্ষতি হয়েছে অনেক। স্বাভাবিকভাবে করোনার প্রভাবে নারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বৈষম্য বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় মানবসম্পদ উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে এ বছর শেষ নাগাদ বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি না হয়ে বরং ৪ দশমিক ৪ শতাংশ সংকুচিত হয়ে যাবে। আগামী বছর অর্থাত্ ২০২১ সালে ৫ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধির আশা করা হয়েছে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে লকডাউন এবং বড় সময় উত্পাদন বন্ধ থাকায় চলতি বছর এমন ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধির আশঙ্কা করা হয়েছে। আইএমএফ আগামী ২০২৫ সাল পর্যন্ত মধ্যমেয়াদে বিভিন্ন দেশের পূর্বাভাস দিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনার ভ্যাকসিনের আবিষ্কারের সংবাদে আগামী বছর অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর আশা করছে সংস্থাটি। আগামী বছর সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য বিভিন্ন দেশে উদ্যোগ থাকবে পাশাপাশি অর্থনীতি স্বাভাবিক হয়ে আসতে শুরু করবে। তবে বিষয়টি নির্ভর করে জনস্বাস্থ্য কতটা উন্নত হয় সেটির ওপর। করোনার প্রথম ধাক্কায় লকডাউন এবং বাণিজ্য বাধাগ্রস্ত হওয়ার বিষয়টি রয়েছে। এর পাশাপাশি চাহিদা স্বাভাবিক হতে কতটা সময় লাগবে সেটির ওপরও অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর প্রক্রিয়া নির্ভর করছে। দুর্বল চাহিদা এবং রেমিট্যান্সে আঘাত আসলে পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া আরো বিলম্বিত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।প্রতিবেদনে ২০২১ সালে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৪ শতাংশের পূর্বাভাস দেওয়া হলেও মধ্যমেয়াদে অর্থাত্ ২০২৫ সাল নাগাদ প্রবৃদ্ধি বেড়ে ৭ দশমিক ৩ শতাংশের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ভারতের চলতি বছর ১০ দশমিক ৩ শতাংশ সংকোচন হবে এবং আগামী বছর ৮ দশমিক ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে। একইভাবে নেপালের এ বছর শূন্য প্রবৃদ্ধি হলেও পরের বছর আড়াই শতাংশ শ্রীলঙ্কার ৪ দশমিক ৬ শতাংশ সংকোচনের পর ৫ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির আশা করা হয়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1876.csv b/Bangla_fin_news_articles/1876.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f66b81ce2c448718134a239499bacd43d70c0e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1876.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1876,জুলাইসেপ্টেম্বরে বিশ্বসেরা বাংলাদেশের পুঁজিবাজার,2020-10-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে জুলাইসেপ্টেম্বর বাংলাদেশের পুঁজিবাজার বিশ্বের মধ্যে সব থেকে ভালো পারফরম্যান্স করেছে। এই তিন মাসে পারফরম্যান্সে দ্বিতীয় স্থানে থাকা পাকিস্তান বাংলাদেশ থেকে বেশ পিছিয়ে রয়েছে। এশিয়া ফ্রন্টিয়ার ক্যাপিটাল লিমিটেডের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। এর আগে গত আগস্টেও বাংলাদেশের পুঁজিবাজার বিশ্বের মধ্যে সব থেকে ভালো পারফরম্যান্স করে। সে সময় দ্বিতীয় স্থানে ছিল ভিয়েতনাম। আগস্টের পর জুলাইসেপ্টেম্বর প্রান্তিকেও বাংলাদেশের পুঁজিবাজার বিশ্বের মধ্যে সব থেকে ভালো পারফরম্যান্স করল।এশিয়া ফ্রন্টিয়ার ক্যাপিটাল লিমিটেডের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে চলতি বছরের জুলাইসেপ্টেম্বরে এশিয়ার শেয়ারবাজার উত্থান হয়েছে। এরমধ্যে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের সবচেয়ে বেশি ২৪ দশমিক ৪০ শতাংশ উত্থান হয়েছে। এই উত্থানের পেছনে আকর্ষণীয় মূল্য সুদহার কম করোনা পরবর্তী অর্থনীতি চালু এবং রপ্তানি বৃদ্ধি ও রেমিট্যান্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেবলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।প্রতিবেদনে বলা হয় বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের উত্থান হয়েছে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের দ্বারা। বিদেশিদের নিট বিক্রির পরিমাণ বেশি সত্ত্বেও দেশীয় বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ দ্বারা এই উত্থান হয়েছে। বাংলাদেশের পরের স্থানে থাকা পাকিস্তানের শেয়ারবাজারে জুলাইসেপ্টেম্বরে উত্থান হয়েছে ১৯ দশমিক ৪০ শতাংশ। ১৭ শতাংশ উত্থানের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানটি দখল করেছে শ্রীলঙ্কার শেয়ারবাজার। এর আগে গত আগস্ট মাসে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে ১৫ দশমিক ৮০ শতাংশ উত্থান হয়। এর মাধ্যমে বিশ্বের মধ্যে শীর্ষস্থানটি দখল করে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার। সে সময় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ভিয়েতনামের শেয়ারবাজারে উত্থান হয় ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ। ৭ দশমিক ৪০ শতাংশ উত্থানের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে ছিল রোমানিয়া।এদিকে এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষস্থানটি দখল করেছে ভিয়েতনাম। বাংলাদেশ রয়েছে তৃতীয় স্থানে। শেষ ১২ মাসে প্রতিদিন গড়ে ভিয়েতনামের শেয়ারবাজারে লেনদেন হয়েছে ১৯০ মিলিয়ন ইউএস ডলার। দ্বিতীয় স্থানে থাকা পাকিস্তানের শেয়ারবাজারে শেষ ১২ মাসে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ৬৬ মিলিয়ন ডলার। আর বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে গড়ে প্রতিদিন লেনদেন হয়েছে ৫০ মিলিয়ন ডলার।ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1877.csv b/Bangla_fin_news_articles/1877.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d2b661621c69135f357dfaca0f675e781ab1d688 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1877.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1877,করোনার মধ্যেও তিন মাসে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি বেড়েছে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার,2020-10-13,রিয়াদ হোসেন,করোনা শুরুর পর ব্যাপক ধাক্কা সামলে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক চেহারায় ফেরছে রপ্তানি। চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে বাংলাদেশের রপ্তানির প্রধান গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রসহ শীর্ষ ২০ দেশের ১৪টিতেই রপ্তানি বেড়েছে। কমেছে ৬টিতে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হিসাব অনুযায়ী গত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের আগের একই সময়ের চেয়ে প্রায় সাড়ে ৮ শতাংশ বেড়েছে। আলোচ্য সময়ে দেশটিতে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ কোটি মার্কিন ডলার যা স্থানীয় মুদ্রায় ১ হাজার ১৯০ কোটি টাকা।বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক। মোট রপ্তানির প্রায় ৮৪ শতাংশই আসে এ খাত থেকে। আবার রপ্তানির প্রায় ৮০ শতাংই যায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৮টি দেশ ও উত্তর আমেরিকার দেশগুলোতে।করোনা শুরু হওয়ার পর গত মার্চ থেকে বাংলাদেশের রপ্তানি কমতে থাকে। ইউরোপ ও আমেরিকায় করোনার প্রকোপ বাড়তে থাকায় সেখানে লকডাউনের কারণে মানুষের যাতায়াত একেবারেই কমে যায়। খাবার ও ওষুধের বাইরে অন্যান্য দোকানপাট কার্যত বন্ধ হয়ে যায়। ফলে সেখানে বিক্রি না হওয়ায় রপ্তানি কমে যায় ব্যাপকভাবে। তবে মে থেকে ধীরে ধীরে সেখানে ব্যবসা খুলতে থাকলে বাংলাদেশের রপ্তানি ফের বাড়তে থাকে।গত জুন থেকে রপ্তানিতে দারুণভাবে ফিরে আসে বাংলাদেশ।রপ্তানিকারকরা বলছেন আগামী দুই মাসেও ভালো রপ্তানির সম্ভাবনা দেখছেন তারা। অপেক্ষাকৃত কম দামের পোশাকের চাহিদা বাড়ায় এই সুযোগ নিতে পারছে বাংলাদেশ। ক্রয়াদেশ বাড়তে থাকায় শুরুতে কিছু শ্রমিক ছাঁটাই করলেও নতুন করে ফের শ্রমিক চাইছেন তারা। বেশ কয়েকজন উদ্যোক্তার সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক রাজধানীর মিরপুরের এডাম্স অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহীদুল হক মুকুল ইত্তেফাককে বলেন ক্রয়াদেশ বাড়তে থাকায় এখন তার শ্রমিকের প্রয়োজন হয়েছে। তিনি শ্রমিক চেয়ে বিজ্ঞপ্তি টানিয়েছেন। একই তথ্য জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা গ্রুপের প্রধান ফজলে শামীম এহসান। ইত্তেফাককে তিনি জানান বহু রপ্তানিকারকই এখন নতুন করে শ্রমিক চাইছেন। তিনি বলেন আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত ভালো রপ্তানির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এর পর দুই তিন মাস হয়তো কিছুটা কমতে পারে। তবে তিনি বলেন ক্রেতারা পোশাকের দর কমিয়ে দিচ্ছেন বলে অভিযোগ তার।যুক্তরাষ্ট্রে গত তিন মাসে বাংলাদেশের রপ্তানি হয়েছে ১৮০ কোটি ১৮ লাখ ডলারের পণ্য। ২০১৯২০ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে দেশটিতে রপ্তানি হয়েছিল ১৬৬ কোটি ১৭ লাখ ডলারের।যুক্তরাষ্ট্রের পরে বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রধান রপ্তানি গন্তব্য জার্মানি। দেশটিতে গত তিন মাসে রপ্তানি হয়েছে ১৫৩ কোটি ৪৬ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ পণ্য। আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে রপ্তানি বেড়েছে ৩ দশমিক ৫৪ শতাংশ। শীর্ষ ২০ রপ্তানি গন্তব্যের মধ্যে বাদবাকি দেশগুলো হলো যুক্তরাজ্য স্পেন ফ্রান্স ইতালি পোল্যান্ড নেদারল্যান্ডস জাপান কানাডা ভারত অস্ট্রেলিয়া ডেনমার্ক বেলজিয়াম সুইডেন তুরস্ক চীন রাশিয়া দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। এর মধ্যে রপ্তানি কমেছে যুক্তরাজ্য স্পেন জাপান ভারত বেলজিয়াম ও চীনে। বাদবাকি দেশগুলোতে রপ্তানি বেড়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1878.csv b/Bangla_fin_news_articles/1878.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9c4c7de9a4bcf99122911ecfe2f9d342c6222061 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1878.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1878,শীত মৌসুমে দেশীয় পর্যটন শিল্প হবে যেকোনো সময়ের তুলনায় ব্যবসা বান্ধব,2020-10-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা মহামারি অনেক কিছু নিয়ে গেছে আবার অনেক কিছু দেয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে। স্বাবলম্বী হওয়ার কৌশল শিখিয়ে গেছে। অন্যের উপর নির্ভরশীলতাকে শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনার কৌশল নেয়ার পরামর্শ দিয়ে গেছে। কে আপন কে পর তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে গেছে। বাস্তবতা কত কঠিন এবং দৃঢ় তা অনুধাবন করার চিন্তা শক্তির পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। সৎ চিন্তা আর মনোবল মানুষকে স্বাবলম্বী হতে শিখিয়েছে। বর্তমান অবস্থায় কিভাবে ভবিষ্যতকে সুরক্ষিত করা যায় তার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। আয়ের বিকল্প ব্যবস্থা রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। সর্বোপরি করোনা মহামারি মানবজাতির জন্য একটি শিক্ষণীয় অধ্যায়। ২০২০ সাল একটি প্রজন্মের কাছে উদাহরণ হয়ে থাকবে।করোনাকালীন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আকাশসহ সকল ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যায়। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তের কারণে পর্যটন ভিসা বিজনেস ভিসা এমনকি মেডিকেল ভিসাও বন্ধ করে দেয়া হয়। যার ফলে শতভাগ এয়ারক্রাফট গ্রাউন্ডে স্থান করে নেয়। এয়ারক্রাফট আবিষ্কারের পর থেকে সারাবিশ্ব এ ধরনের পরিস্থিতি কখনো দেখেনি। নিকট ভবিষ্যতে আর কখনো দেখবে কিনা তাও বলা মুশকিল। নো বর্ডার কান্ট্রির ধারনা ছিল মনুষ্য সৃষ্ট কিন্তু এর প্রয়োগ আর বাস্তবতা দেখিয়ে দিয়েছে অদৃশ্য শক্তির করোনা ভাইরাস যা এ যাবতকালের মধ্যে ভয়াবহতার চূড়ান্ত। এক সঙ্গে সারাবিশ্বকে কাপিয়ে বীরদর্পে এখনো বিভীষিকাময় হয়ে পৃথিবীতে বর্তমান।সারা বিশ্বের সব এয়ারলাইন্স এর হাজার হাজার এয়ারক্রাফট স্থবির হয়ে পড়ায় এর সঙ্গে যুক্ত হোটেল মোটেল রিসোর্ট পর্যটনের সাথে সম্পর্কিত সকল ধরনের ব্যবসা ট্রাভেল এজেন্সি ট্যুর অপারেটর সর্বোপরি এভিয়েশন এন্ড ট্যুরিজম ইন্ডাস্ট্রিজ ধ্বংসের কিনারায় পৌঁছে গেছে। সেখান থেকে খড়কুটো ধরে টিকে থাকবার চেষ্টা প্রতিনিয়ত করে যাচ্ছে এয়ারলাইন্সসহ এর সাথে সম্পর্কিত সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যাপারটা আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে সবসময়ই গুরুত্বহীন বিষয় মনে করা হতো। আজ স্বাস্থ্যবিধি অগ্রগণ্য। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ডব্লিউএইচও নির্দেশনার অপেক্ষায় থাকছে সকল শ্রেণির মানুষ। সবাই জীবনের নিরাপত্তা চায় সবার আগে। নারী পুরুষ শিশু সবার চোখ আটকে থাকছে সংবাদ মাধ্যমে। সারাবিশ্বে আজ কতজন মানুষ করোনা মহামারিতে আক্রান্ত হয়েছে কতজন মৃত্যুবরণ করেছে কিংবা কতজন সুস্থ হয়ে উঠেছে সেই খবর নেয়ার জন্য। সেই সঙ্গে করোনা থেকে মুক্তি পাবার জন্য কোন ভ্যাকসিন আবিষ্কারের সংবাদে সবাই কম বেশি আপ্লুত হই। সব কিছুর মূলেই হচ্ছে স্বাস্থ্য সতর্কতা। বিশ্বকে জানা আর দেশকে চেনা এই অনিন্দ্য সুন্দর বাক্যটিতে দেশকে চেনার এক সুবর্ণ সুযোগ। সকল ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে দেশীয় পর্যটকদের জন্য দুহাত ভরে সাধুবাদ জানাচ্ছে সবুজ সুন্দর পাহাড় নদী সাগর আর সমতলের এক অপূর্ব মিলন মেলায়। আর সেই মিলন মেলাই হচ্ছে আমাদের সোনার বাংলা। গত প্রায় দুদশক ধরেই বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক পর্যটক শ্রেণি গড়ে উঠে। যারা প্রতিবছর অন্ততঃ একবার হলেও দেশের বাহিরে বেড়াতে যায়। বিশেষ করে এশিয়ার বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গন্তব্য নেপাল ভারত থাইল্যান্ড মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর ইন্দোনেশিয়া চীন ভুটান ভিয়েতনাম মালদ্বীপসহ বেশ কয়েকটি দেশ বাংলাদেশি পর্যটকের জন্য অভয়ারণ্যে রূপ নিয়েছে। আধুনিক শহর কিংবা প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য খুঁজে নিতে প্রতিবছর বহু সংখ্যক পর্যটক বিদেশবিভূইয়ে বেড়িয়ে পড়েন। যাদের অধিকাংশই নিজের দেশকে দেখার কিংবা চেনার সুযোগ হয়ে উঠেনি। এর পিছনে কারণ হিসেবে যোগাযোগ ব্যবস্থা নিরাপত্তা ও ভালো পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে না উঠা এবং সেই সঙ্গে পর্যটকদের দোরগোড়ায় পর্যটন কেন্দ্রগুলো সম্পর্কে তথ্য না পৌঁছানো। বর্তমান প্রেক্ষাপটে করোনাকালীন সকল দেশের টুরিস্ট ভিসা বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে যাদের ঘুরে বেড়ানো অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেছে তারা এ বছর বেড়িয়ে পড়বেন সুযোগের অপেক্ষায় থাকা কিংবা পরিস্থিতির কারণে নিজের দেশকে দেখার এবং চেনার সুবর্ণ সুযোগ নেয়ার। সারাদেশের সকল পর্যটন কেন্দ্রগুলো নিজের সংস্কৃতিকে বজায় রেখে দেশীয় পর্যটকদের নিজ ঘরে আমন্ত্রণ জানানোর এমন সুযোগ বিগত দিনে যেমন আসেনি ভবিষ্যতেও আসবে কিনা সন্দিহান।এভিয়েশন সেক্টর করোনাকালীন যে স্থবির অবস্থার মধ্যে দিয়ে অগ্রসর হচ্ছিলো সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। দেশীয় পর্যটন শিল্পের অগ্রযাত্রায় দেশীয় এয়ারলাইন্সগুলো বড় ভূমিকা রাখছে। হোটেল মোটেল রিসোর্টসহ সকল টুরিস্টদের জন্য সকল ধরনের স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতকরণ অতীব জরুরী। আসন্ন শীতকালই দেশীয় পর্যটকদের জন্য দেশকে চেনার সাথে সাথে পর্যটন সংস্থাগুলো পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয় রূপ দেয়ার সুবর্ণ সুযোগ। শীতের আগমনী বার্তা নিয়ে দেশীয় পর্যটক আকর্ষণের মধ্য দিয়ে ২০২১ সালই হবে দেশীয় পর্যটনের জন্য উৎকৃষ্ট সময়। লেখক কামরুল ইসলাম মহাব্যবস্থাপক ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1879.csv b/Bangla_fin_news_articles/1879.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..781167ca8b839d739c5d13ad8dc0b95fb011e6f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1879.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1879,লাগামহীন সবজির বাজার,2020-10-11,শায়েস্তাগঞ্জ হবিগঞ্জ সংবাদদাতা,বাজারে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সবজিসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। সব রকম সবজিই কেজিতে বেড়েছে ২০ থেকে ২৫ টাকা।হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার বাজারগুলো ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।কাঁচা মরিচের ঝাল কমার লক্ষণ এখনো দেখা যাচ্ছে না। দৃশ্যত কাঁচামরিচের সঙ্গী হয়েছে করলা ও আলু। কাঁচালঙ্কার মূল্য আবার ২শ থেকে ২৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এক কথায় সবজির মূল্য নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে।বাজারে আগাম আসা শীতের সবজি সীম ও ফুলকপি প্রতি কেজি ১২০ টাকা পাতাকপি ১০০ টাকা মূলা ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। চালের দাম ৫০ কেজির প্রতি বস্তায় বেড়েছে ২শ থেকে ৩শ টাকা।৯ অক্টোবর উপজেলার বেশ কয়েকটি বাজার সরজমিনে ঘুরে এবং ক্রেতা বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে বর্তমান বাজারে সবজিসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য আকাশছোঁয়া। দাউদনগর বাজারে কাঁচামালের মূল্য সপ্তাহের ব্যবধানে ২০২৫ টাকা বেড়েছে।কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ২৫০২৮০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। ডায়মন্ড আলু ৪৫ ৫০ টাকা করলা ৮০১০০ টাকা পেঁয়াজ ৮৫৯০ কাকরুল ৫০৫৫ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। পেঁপে প্রতি কেজি ৪০ টাকা দেশী টমেটো ৮০ টাকা বিদেশি টমেটো ১২০ টাকা মূলা ৬০ টাকা দেশি আলু ৫৫ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও ঝিঙা ৭০ টাকা ঢেঁড়স ৫৫৬০ টাকা গাজর ৮০ টাকা বরবটি ১০০ বেগুন ৮০ টাকা পটল ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লালশাক ৫০ পুঁই শাক ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।বাজারের কাঁচামাল খুচরা বিক্রেতা সোহেল মিয়া জানান বন্যায় সবজি বাগান তলিয়ে যাওয়ার কারণে বাজারে সবজির আমদানি কম। যে কারণে প্রতিদিন সবজির দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমদানি বৃদ্ধি পেলে বাজার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।শায়েস্তাগঞ্জ পুরান বাজারের সবজি বিক্রেতা আলী হোসেন বলেন সবজির দাম কয়েক সপ্তাহ ধরেই বাড়তি চলছে। বন্যার কারণে সব ধরনের সবজি কেজিতে ১৫ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে।বাজারে আসা ক্রেতা হোসেন আলী জানান করোনা প্রাদুর্ভাবকালে যখন দূরপাল্লার পরিবহনগুলো বন্ধ ছিল তখন সবজির মূল্য ছিল নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের মধ্যে। এখন দূরপাল্লার পরিবহনগুলো সচল হওয়ার কারণে এলাকার সবজি বিভিন্ন পাইকারি বাজারে চলে যাচ্ছে। তাই সবজির বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না।এ বিষয়ে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইউএনও মিনহাজুল ইসলাম বলেন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি দেখে আমি ইতিমধ্যে দুইবার ব্যবসায়ীদের সাথে মতবিনিময় করেছি যাতে কোনভাবেই ক্রেতাদের কাছ থেকে নিয়মের বাইরে অতিরিক্ত মূল্য না রাখা হয়। এরপরেও যদি কোন বিক্রেতা অতিরিক্ত মূল্য রাখেন তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। বাজার মনিটরিং আরো জোরদার করা হবে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1880.csv b/Bangla_fin_news_articles/1880.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5c70520fd5e6f8557e11ea5d4355207e203a8d03 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1880.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1880,সচল হচ্ছে অর্থনীতির চাকা বাড়ছে বিদ্যুৎজ্বালানির ব্যবহার,2020-10-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার অর্থনৈতিক ধকল কাটিয়ে উঠতে নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার। বিভিন্ন ধরণের উদ্যোগ নিচ্ছে বেসরকারি এবং অনানুষ্ঠানিক আয়ের খাতও। ব্যবসাঅর্থনীতির চাকা যত বেশি ঘুরতে শুরু করেছে বিদ্যুৎজ্বালানির ব্যবহারও তত বাড়ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন শিল্পকারখানার সিংহভাগ নিয়মিত উৎপাদনে ফিরেছে। ব্যবসাবাণিজ্যের কেন্দ্রগুলোও পুরোদমে চালু। উৎপাদন অর্ডার এবং আর্থিক লেনদেন কিছুটা কম হলেও প্রাণ ফিরেছে শিল্প ও বাণিজ্যপাড়ায়। গণপরিবহনও এর প্রতিফলন ঘটেছে দেশে বিদ্যুৎজ্বালানির ব্যবহারেও। করোনার আগের অবস্থায় অনেকটা ফিরেছে বিদ্যুৎ গ্যাস এবং ডিজেলের ব্যবহার। করোনা পরিস্থিতি আরও খারাপ না হলে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে গতি যত বাড়বে তেল গ্যাস ও বিদ্যুতের ব্যবহারও তত বাড়বে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড পিডিবি পেট্রোবাংলা এবং বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন বিপিসি সূত্রে জানা যায় দেশে করোনা সংক্রমণ শুরুর পর গত মার্চএপ্রিলে তেলের মজুদ নিয়ে বিপাকে পড়ে বিপিসি। দৈনিক জ্বালানি তেলের ব্যবহার প্রায় ১০ হাজার টন কমে যায়। শিল্প উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় গ্যাসের ব্যবহার কমে ব্যাপকহারে। দৈনিক গ্যাস ব্যবহার কমে ১০০ ঘনফুটের বেশি। শিল্পে বিদ্যুতের ব্যবহার প্রায় শূন্যের কোটায় নেমে আসে। তবে আবাসিকে বিদ্যুতের ব্যবহার বাড়ায় কিছুটা চেকঅ্যান্ডব্যালেন্স হয়েছিল। তারপরও সার্বিকভাবে চার হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের ব্যবহার কমে যায়। গড়ে বিদ্যুৎ প্রায় ১৫ শতাংশ গ্যাস ৩০ শতাংশ ডিজেল পেট্রোল ও অকটেন ৬০ শতাংশ কমে গিয়েছিল। এছাড়া আবাসিক ও রেস্টুরেন্টে ব্যবহৃত এলপিজির ব্যবহারও কমে ৩০ শতাংশ। তেল গ্যাস ও বিদ্যুৎ ব্যবহারের দৈনিক চিত্র বিশ্লেষণে দেখা যায় গত ১২ এপ্রিল দেশে ডিজেলের ব্যবহার হয়েছিল ৫ হাজার টন। আর ১ সেপ্টেম্বরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৫ হাজার টন। গ্যাস উৎপাদন ১২ এপ্রিলে ছিল ২১৩ কোটি ঘনফুট। ১ সেপ্টেম্বরে তা হয় ৩০৭ কোটি ঘনফুট। ১২ এপ্রিলে বিদ্যুৎ ব্যবহৃত হয় ৮ হাজার ৩৫৫ মেগাওয়াট। আর ১ সেপ্টেম্বরে তা হয়েছে ১২ হাজার মেগাওয়াটের বেশি। চলতি অক্টোবরেও এ বৃদ্ধির হার অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। শনিবার বিদ্যুতের ব্যবহার ১৩ হাজার মেগাওয়াটের বেশি হতে পারে পূর্বাভাস দেয় পিডিবি।আরো পড়ুন ...ধর্ষণ ইস্যুতে রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড পরিহারের অনুরোধদেশে করোনার প্রকোপ আরেকবার বাড়তে পারে বলে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। দৈনিক করোনা শনাক্ত চার সংখ্যাতেই আছে। আসন্ন শীতে করোনা সংক্রমণের হার আরও বাড়বে। ভ্যাকসিন আগামী ডিসেম্বরফেব্রুয়ারিতে না এলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। বিশেষ করে রাজধানী ঢাকায় প্রতি ১০ জনে একজন করোনা আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। করোনা প্রথম ধাক্কায় দেশের অনেক ব্যক্তিপরিবারপ্রতিষ্ঠানের আর্থিক মেরুদণ্ড ভেঙে গেছে। তারা এখন ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সংগ্রাম করছেন। তাই দ্বিতীয় ধাক্কা প্রবল হওয়ার আগে অর্থনীতির চাকায় গতি পাওয়াটা আশার কথা। জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি অর্থনীতির সেই ঘুরে দাঁড়ানোরও সাক্ষী দেয়।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1881.csv b/Bangla_fin_news_articles/1881.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f69059817cbb2663906319b7368256d5de253e3d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1881.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1881,২০ অক্টোবর থেকে ঢাকার সঙ্গে ফ্লাইট পরিচালনা করবে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স,2020-10-10,অনলাইন ডেস্ক,করোনা পরবর্তী সময়ে আবারো বাংলাদেশের সঙ্গে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করতে যাচ্ছে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স। আগামী ২০ অক্টোবর থেকে ঢাকা সঙ্গে ফ্লাইট চলাচল শুরু করবে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স। নিজস্ব ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানিয়েছে এয়ারলাইন্সটি। প্রথম ধাপে সপ্তাহে দুটি করে ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় করোনা মহামারির মধ্যে ফ্লাইট চলাচল বন্ধ থাকার পর প্রথম ফ্লাইটটি ২০ অক্টোবর স্থানীয় সময় রাত ৮টা ৩৫ মিনিটে সিঙ্গাপুর থেকে ছেড়ে আসবে। পরে ফিরতি ফ্লাইট হিসেবে ওইদিন রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে আবার ঢাকা ছাড়বে।এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ জানায় সিঙ্গাপুর যেতে বাংলাদেশ থেকে করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট লাগবে না। তবে সিঙ্গাপুর পৌঁছানোর পর করোনা পরীক্ষা করা হবে। প্রত্যেক যাত্রীকে বিমানবন্দর থেকে সরাসরি ১৪ দিনের জন্য হোটেলে কোয়ারেন্টাইনে যেতে হবে। এজন্য অতিরিক্ত প্রায় দেড় লাখ টাকা খরচ হতে পারে যা যাত্রীকে দিতে হবে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1882.csv b/Bangla_fin_news_articles/1882.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7e2ef73e0a327887717a1ac4507cf792799f6c56 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1882.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1882,বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি হবে কিনা সিদ্ধান্ত আজ,2020-10-10,হাকিমপুর দিনাজপুর সংবাদদাতা,বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি করা হবে কিনা তা এনিয়ে আজ শুক্রবার ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে সিদ্ধান্ত দেওয়ার কথা রয়েছে। পূর্বের এলসির বিষয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে বাংলাদেশে আমদানিকারকরা জানিয়েছেন। তবে সন্ধ্যা ৭টায় এরিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এবিষয়ে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। রপ্তানি বন্ধের আগে হিলিসহ দেশের বিভিন্ন স্থলবন্দর দিয়ে আমদানির জন্য খোলা এলসির পেঁয়াজের পরিমাণ এক লাখ ৩০ হাজার মেট্রিকটন। যা বাংলাদেশে প্রবেশের অপেক্ষায় আছে।হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারকরা জানান গত ১৪ সেপ্টেম্বর ভারত কোনো পূর্ব ঘোষনা ছাড়াই বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ায় গত ৫ দিন ধরে ভারত সীমান্তে ট্রাকগুলো লোড অবস্থায় আটকে যায়। ফলে অতিরিক্ত গরম ও বৃষ্টিতে পেঁয়াজ পচে নষ্ট হয়। এ অবস্থায় ভারত শুধুমাত্র ১৩ সেপ্টেম্বরে টেন্ডার হওয়া পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিলে গত ১৯ সেপ্টেম্বর ২৪৬ মেট্রিকটন পেঁয়াজ হিলি স্থলবন্দরে প্রবেশ করে। আর নতুন করে টেন্ডারের অনুমতি না মেলায় ফিরিয়ে নেওয়া হয় আটকে থাকা দুই শতাধিক পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাক। এতে করে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন।স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক মোজাম হোসেন জানান বাংলাদেশে রপ্তানির বিষয়ে ভারতের মুম্বাইয়ের একটি আদালতে গত ২৫ সেপ্টেম্বর রপ্তানিকারকরা একটি রিট করেন। রিটের শুনানির পর ৩০ সেপ্টেম্বর সেদেশের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত বাণিজ্য মহাপরিচালক বিজয় কুমার স্বাক্ষিরিত একটি নির্দেশনায় বলা হয় গত ১৪ সেপ্টেম্বরের আগে যে সমস্ত এলসি খোলা হয়েছে তার সংখ্যা ও কপি এবং তাতে কী পরিমাণ পেঁয়াজ হবে তার হিসাব ভারতের আঞ্চলিক বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে বলেন।সে অনুযায়ী বাংলাদেশের আমদানিকারকদের খোলা পেঁয়াজের এলসির কপি জমা দেওয়া হলে ৭ অক্টোবর এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দুইদিন পরে আজ শুক্রবার সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে ভারতের রপ্তানিকারকরা এমনই আভাস দিয়েছেন। আমরা রপ্তানিকারকদের সাথে যোগাযোগ করছি। তবে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1883.csv b/Bangla_fin_news_articles/1883.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d7357a99725f1056fa7f1dfe469c591dd1c9987e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1883.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1883,রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের লোকসানি শাখা কমাতে কঠোর নির্দেশ,2020-10-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অনিয়ম আর অব্যবস্থাপনা পিছু ছাড়ছে না সরকারি ব্যাংকগুলোর। ব্যাংকের শাখাগুলো থেকে সেই আগের মতোই এখনো যাচাইবাছাই ছাড়া ঋণ দিয়ে যাচ্ছে। ফলে আশ্রয় নিতে হচ্ছে জালজালিয়াতির।এজন্য সরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ বাড়ছে। অন্যদিকে লোকসানী শাখা কমানো যাচ্ছে না। এতে রাষ্ট্র মালিকানার সোনালী জনতা অগ্রণী ও রূপালী এই চার ব্যাংকের নাজুক অবস্থা কাটছে না।বছরের পর বছর লোকসানের বোঝা টানতে থাকা এ শাখাগুলো কমানোর কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে ব্যাংকগুলোর মাত্রাতিরিক্ত খেলাপি ঋণ মূলধন ও প্রভিশন ঘাটতি কমাতেও নজর দেওয়ার কথা বলেছে ব্যাংকিং খাতের নিয়ন্ত্রক এ সংস্থা। আর চলমান ইস্যু হিসেবে সরকারঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজগুলো যথা নিয়মে এবং দ্রুততার সঙ্গে শতভাগ বাস্তবায়নের তাগিদ দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে।গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে রাষ্ট্র মালিকানার এ চার ব্যাংকের বাৎসরিক সমঝোতা স্মারক এমওইউ স্বাক্ষরকালে এসব নির্দেশ দেন গভর্নর ফজলে কবির।অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এসএম মনিরুজ্জামান ও আহমেদ জামাল উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া সোনালী ব্যাংকের এমডি আতাউর রহমান প্রধান রূপালী ব্যাংকের এমডি ওবায়দুল্লাহ আল মাসুদ জনতা ব্যাংকের এমডি আব্দুছ ছালাম আজাদ এবং অগ্রণী ব্যাংকের এমডি শামসউল ইসলামসহ বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মাসুদ বিশ্বাস হুমায়ুন কবির আবু ফরাহ মো. নাসের লিলা রশিদ উপস্থিত ছিলেন।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে বর্তমানে সরকারি এ চার ব্যাংকে লোকসানি শাখার সংখ্যা ২২৩টি। এর মধ্যে সোনালী ব্যাংকের ৫০টি জনতার ৭৯টি অগ্রণীর ৭৮টি ও রূপালীর ১৬টি শাখা রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে লোকসানে থাকা এসব শাখাকে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য কী পদক্ষেপ নেওয়া যায় তা দেখার জন্য ব্যাংকের এমডিদের নির্দেশনা দিয়েছেন গভর্নর। আর খেলাপি ঋণ আদায় ও নতুন ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে সম্ভাব্য সব দিক খতিয়ে দেখার কথাও বলেন তিনি।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে আরো জানা গেছে এসব ব্যাংকের মধ্যে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি খেলাপি ঋণ জনতা ব্যাংকের। ব্যাংকটির খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১৩ হাজার ২২৯ কোটি টাকা যা মোট ঋণের ২৫ দশমিক ২৮ শতাংশ। এছাড়া সোনালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ৯ হাজার ৮৮ কোটি টাকা অগ্রণীর ৫ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা এবং রূপালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ৪ হাজার ৪৪ কোটি টাকা। সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের হার ২১ দশমিক ১১ শতাংশ। কিন্তু অনেক আগেই তা কমে ১০ শতাংশের নিচে নেমে আসার চুক্তি ছিল।সরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে গত বছর ৯২২ কোটি টাকা পরিচালন মুনাফা হলেও নিট হিসাবে লোকসান হয় ১ হাজার ৫৮৮ কোটি টাকা।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1884.csv b/Bangla_fin_news_articles/1884.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..691c42de2e71b6ec255a4f8815ce0dbda23fccef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1884.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1884,কর্মহীন শ্রমিকেরা পাবেন ৯ হাজার টাকা,2020-10-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার কারণে কর্মহীন কিংবা শারীরিক অসুস্থার কারণে কাজে যোগ দিতে না পারা শ্রমিকদের মাসে তিন হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেবে সরকার।তিন মাস এ ধরনের কর্মহীন শ্রমিকদের সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় এ সহযোগিতা দেওয়া হবে। এজন্য প্রয়োজনীয় অর্থের জোগান দিচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও জার্মান সরকার।এ অর্থ কারা কী প্রক্রিয়ায় পাবে সে বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার একটি নীতিমালা প্রকাশ করেছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।প্রাথমিকভাবে তৈরি পোশাক খাত এবং চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য তৈরি খাতের শ্রমিকেরা এ সুবিধার আওতায় আসছেন।তবে নির্দিষ্ট সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত কারখানার কর্মহীন শ্রমিকেরা এই সুবিধার আওতায় আসবেন অর্থাৎ বিজিএমইএ বিকেএমইএ চামড়া খাতের সংগঠন লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফেকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন এলএফএমইএবি বাংলাদেশ ফিনিশ্ড লেদার লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিএফএলএলএফইএ সদস্যভুক্ত কারখানার কর্মহীন শ্রমিকেরা এ সুবিধা পাবেন।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1885.csv b/Bangla_fin_news_articles/1885.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a26561647c2b29660a91f5c915894cbfef7d32d6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1885.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1885,করোনার প্রভাবে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি নেমে আসবে ১ দশমিক ৬ শতাংশে বিশ্বব্যাংক,2020-10-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার প্রভাবে চলতি ২০২০২১ অর্থবছর শেষে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৬ শতাংশে নেমে আসতে পারে বলে আশঙ্কা করেছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি বলেছে করোনার প্রভাবে বাধাগ্রস্ত হয়েছে শিল্প উৎপাদন ও রপ্তানি খাত। সাধারণ মানুষের ভোগ ব্যয়ও কমে গেছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি অভ্যন্তরীণ ভোগব্যয়ের উপর বেশি নির্ভর হওয়ায় প্রবৃদ্ধিতে এর প্রভাব পড়বে। আশঙ্কা করা হয়েছে বাংলাদেশে কোভিডের কারণে স্বাস্থ্য শিক্ষা এবং সামাজিক নিরাপত্তায় বৈষম্য বাড়বে। বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া ইকনোমিক ফোকাস প্রতিবেদনে এমন আশঙ্কা করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে মহামারীর অভিঘাত প্রলম্বিত হওয়ায় দক্ষিণ এশিয়া নজিরবিহীন অর্থনৈতিক মন্দা পরিস্থিতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আগের বিশ্বমন্দার চেয়ে এবারের প্রভাব আরো খারাপ হবে। দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ ভারতের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি না হয়ে সাড়ে ৯ শতাংশের বেশি সংকুচিত হয়ে যাবে। করোনার প্রভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার হয়েছে অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের কর্মীরা। লাখ লাখ মানুষকে এই মহামারী চরম দারিদ্র্যের দিকে ঠেলে দিয়েছে। চলতি অর্থবছরে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ৭ শতাংশ সঙ্কুচিত হয়ে পড়তে পারে যেখানে গত পাঁচ বছর ধরে প্রবৃদ্ধির হার ৬ শতাংশের উপরে ছিল। উল্লেখ্য চলতি অর্থবছর বাংলাদেশ সরকার ৮ শতাংশের উপরে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য নির্ধারণ করলেও বিশ্বব্যাংক বলছে এই হার ১ দশমিক ৬ শতাংশে নেমে আসবে। তবে পরের বছর এই হার ৩ দশমিক ৪ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বাংলাদেশ বিষয়ে আরো বলা হয়েছে লকডাউনের সময়কালে গত এপ্রিলে বাংলাদেশের শিল্প উৎপাদন ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। করোনায় দেশের নিম্ন আয়ের মানুষের আয় কমে যাওয়া এবং প্রবাসী আয় হ্রাসের ফলে ভোগ বা খরচ করার প্রবণতা কমেছে। অন্যদিকে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ নিয়েও অনিশ্চয়তা রয়েছে। করোনার কারণে দিনমজুরসহ অনানুষ্ঠানিক খাতের শ্রমিক ও উৎপাদন খাতের বেতনভুক্ত কর্মীদের জীবনজীবিকার ওপর ব্যাপকভাবে প্রভাব পড়েছে। শহরের শ্রমিকেরাও একইভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। বিশেষ করে করোনার সময়ে ঢাকা ও চট্টগ্রামের ৬৮ শতাংশ শ্রমিকের জীবিকার ওপর আঘাত এসেছে। করোনার সময়কালে খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতির হার কমেছে। তবে চাহিদা কমে আসায় এমনটি হয়েছে বলে মনে করছে বিশ্বব্যাংক। বিশ্ববাজারে চাহিদা কমে আসায় বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের প্রধান উৎস তৈরি পোশাক শিল্পে আঘাত আসতে পারে। বিনিয়োগ কম হওয়ার প্রভাবও অর্থনীতিতে পড়বে। তবে আশার দিকও রয়েছে। করোর সময়েও ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাক শিল্পের চাহিদা স্থিতিশীল রয়েছে। গত তিন মাসে বাংলাদেশের রেমিট্যান্সে বড় উলম্ফন দেখা যাচ্ছে। আরো পড়ুন ...ধর্ষণের সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড করে আইন সংশোধন হচ্ছে আইনমন্ত্রীবিশ্ব ব্যাংকের পূর্বাভাস বলছে মধ্যপ্রাচ্যে চাহিদা কমে যাওয়ায় বাংলাদেশে রেমিটেন্স প্রবাহ সামনে কমে আসতে পারে সেই সঙ্গে উৎপাদন ও নির্মাণ খাতে কর্মীদের আয় কমে আসায় ভোগ ব্যয় বাড়ার সুযোগ থাকবে না। প্রতিবেদন প্রকাশ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টিমবন উল্লেখ করেছেন বিশ্ব অর্থনীতির নিম্ন গতিধারা বাংলাদেশকেও আঘাত করবে। তবে বাংলাদেশের সরকার এই বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় যে উদ্যোগ নিয়েছে সেটি সঠিক পথেই রয়েছে। করোনার বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় আর্থিক খাত স্বাস্থ্য খাতসহ দরিদ্র্যদের সহায়তা অব্যাহত রাখা এবং কর্মসংস্থান বাড়াতে গুরুত্ব দিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য গত এপ্রিল মাসে প্রকাশিত পূর্বাভাসের চেয়ে এবারের প্রতিবেদনে আরো বিরূপ প্রভাব পড়ার আশঙ্কা করা হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় দেশ ভারত। করোনার প্রভাবে ভারতের অর্থনীতি ৯ দশমিক ৬ শতাংশ সংকুচিত হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে সংস্থাটি। এছাড়া নেপাল ও পাকিস্তানের প্রবৃদ্ধি যথাক্রমে শূন্য দশমিক ৬ ও শূন্য দশমিক ৫ শতাংশের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এছাড়া শ্রীলঙ্কার ৩ দশমিক ৩ ও ভুটানের ১ দশমিক ৮ শতাংশের পূর্বাভাস রয়েছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1886.csv b/Bangla_fin_news_articles/1886.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c0413640ebd7dffeba2fd664682d820034d69660 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1886.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1886,বাংলাদেশে ৭৬টি পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার চায় নেপাল,2020-10-07,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশে ৭৬টি পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার চায় নেপাল । অন্যদিকে ৪২টি পণ্যের একই রকম সুবিধা চায় বাংলাদেশ। দক্ষিণ এশিয়ার এই দুই দেশের জয়েন্ট সেক্রেটারি পর্যায়ের বাণিজ্যিক আলোচনা শুরু হয়েছে মঙ্গলবার। সেখানে এসব দাবি জানানো হয়েছে। ভার্চুয়াল এই বৈঠকের প্রথম দিনে অগ্রাধিকার বাণিজ্যিক চুক্তির প্রিফারেন্সিয়াল ট্রেড এগ্রিমেন্ট খসড়া ও প্রযুক্তিগত দিক নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নেপালের শিল্প বাণিজ্য ও সরবরাহ বিষয়ক জয়েন্ট সেক্রেটারি প্রকাশ দাহাল। বৃহস্পতিবার সচিব পর্যায়ের বৈঠকের পর একটি অগ্রাধিকার ভিত্তিক বাণিজ্যিক চুক্তিতে উপনীত হওয়া ও তা স্বাক্ষর হওয়ার কথা রয়েছে।এ নিয়ে প্রকাশ দাহাল বলেন নেপাল থেকে যেসব পণ্যের তালিকা দেয়া হয়েছে সেগুলোতে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়াই হলো আমাদের প্রধান লক্ষ্য। তিনি আরো বলেছেন কাস্টমস চার্জ ছাড়াও নেপালি পণ্যের ওপর বাংলাদেশ আরো বিশদ চার্জ ধার্য করে। এর ফলে বাংলাদেশের বাজারে সেসব পণ্যের দাম বেশি হয়।নেপালের সংবাদমাধ্যম কাঠমান্ডু পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয় নেপালি ১০৮টি পণ্যকে শুল্ক মুক্ত সুবিধা দিয়েছে বাংলাদেশ। ওগুলোর পাশাপাশি এবার চা কফি বড় এলাচ ফলমুল একাশিয়া গাছের কাঠ পশমিনা সহ বেশ কিছু রফতানিযোগ্য পণ্যশুল্কমুক্ত সুবিধা নিয়েবাংলাদেশে রফতানির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করাতে চায় তারা। নেপালের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে যেসব পণ্য শুল্কমুক্ত সুবিধার বাইরে রয়েছে তা বাংলাদেশে প্রবেশের ক্ষেত্রে জটিলতার মুখোমুখি হচ্ছে। প্রকাশ দাহাল বলেন যে অতিরিক্ত চার্জ ধার্য করা হয় আমাদের প্রধান লক্ষ্য হলো তা পুরোপুরি বাতিল করা। এ নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো। এ বিষয়ে বাংলাদেশ যদি ইতিবাচক হয় তাহলে একটি বাণিজ্যিক সুবিধা বিষয়ক চুক্তি চূড়ান্ত হতে পারে।তিনি আরো বলেন এমন একটি চুক্তি স্বাক্ষর করা গেলে নেপালি রফতানি বৃদ্ধি পাবে। ফলে বাণিজ্যিক অসমতা কিছুটা কমে আসবে। আমাদের দিক থেকে আমরা ভারতীয় পণ্যের চেয়ে বাংলাদেশি পণ্যকে বেশি সুবিধা দিতে সক্ষম হবো না। প্রকাশ দাহাল বলেন অগ্রাধিকার বাণিজ্য চুক্তিরচুক্তির অধীনে শতকরা ১০০ ভাগ কাস্টমস ওয়েভার চাইছে বাংলাদেশ। তবে তাদের পক্ষ থেকে আমরা পণ্যের চূড়ান্ত তালিকা পাইনি। নেপাল থেকে যেসব পণ্য বাংলাদেশে রফতানি করা হয় তা অগ্রাধিকার বাণিজ্য চুক্তিতেরয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মসুর ডাল কাঁচা শাকসবজি ফলমুল ডেইরি পণ্য চা কফি আদা এলাচ সুতা ও অন্যান্য পণ্য। নেপালের কৃষি প্রযুক্তি ও মান নিয়ন্ত্রণ এবং বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট সল্ট ট্রেডিং করপোরেশন ও ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তিটিওএই বৈঠকে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। এসব চুক্তি গত বছর পঞ্চম বৈঠকে স্বাক্ষরিত হয়েছিল।প্রকাশ দাহাল বলেছেন পণ্যের মান ও তথ্য সম্পর্কে দুই দেশের মধ্যে বিনিময়ের জন্য এই চুক্তি হয়েছিল। কৃষি ক্ষেত্রেও একটি সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষর হওয়ার কথা রয়েছে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে। প্রকাশ দাহাল বলেন নেপালে অনেক পণ্য উৎপাদিত হয় যা বাংলাদেশে যাওয়া দরকার। যদিও বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে সমস্যাগুলোর কথা স্বীকার করেছে তবে এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এজেন্ডায় এসব বিষয়ও থাকবে।প্রকাশ দাহাল বলেন গত বছর সৈয়দপুর থেকে নেপালের ভদ্রপুর অথবা বিরাটনগরের মধ্যে সরাসরি ফ্লাইট চালু নিয়ে আলোচনা করেছিল নেপাল ও বাংলাদেশ। কর্মকর্তারা বলেছিলেন পর্যটনকে সামনে এগিয়ে দেয়া এবং হালকা পণ্যবাহী কার্গো ফ্লাইট চালানোর প্রস্তাবে বাংলাদেশ ইতিবাচক। এ বিষয়টি আবার আলোচনা করা হবে। নেপালে ওষুধ প্রস্তুতকারকদের পণ্য রপ্তানির একটি তালিকা প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ। এ বিষয়টিও আলোচনা হবে। প্রকাশ দাহাল বলেছেন রোহনপুরসিংহবাদ রেলওয়ে ট্রানজিটের একটি চুক্তিতে পৌঁছানো গেছে। এ নিয়ে কিভাবে আগানো যায় তা নিয়ে দুই পক্ষই আলোচনা করবে। এই রেল সংযোগ স্থাপিত হলে আমদানি খরচ কমে যাবে। এছাড়া অনেক নেপালি শিক্ষার্থী বাংলাদেশে ইঞ্জিনিয়ারিং ও ডাক্তারি পড়েন । তাদের ভিসা বার বার নবায়ন করার প্রয়োজন হয়। আলোচনায় এ ইস্যুটিও আসবে। বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের ভিসার বিষয়টি উত্থাপন করেছে বাংলাদেশ। স্থলপথে যাওয়া ভ্রমণকারীদের পৌঁছামাত্র ভিসার বিধান নেই। এই বিষয়টিও আলোচনা হবে বলে জানিয়েছেন দাহাল।ইত্তেফাকএআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1887.csv b/Bangla_fin_news_articles/1887.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ff03af68cd8a85c0b43a0c0281854534ba6252e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1887.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1887,পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি  ৩৯ শতাংশ বেড়েছে,2020-10-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের ২০২০২১ প্রথম তিন মাসে পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে ৩০ কোটি ৭৫ লাখ ডলার আয় হয়েছে। স্থানীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ দুই হাজার ৬১৪ কোটি টাকা। রপ্তানির উন্নয়ন ব্যুরোর মাসিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।পাট ও পাটজাতপণ্যের এ রপ্তানি আয় গতবছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৯ দশমিক ২৬ শতাংশ বেশি। আর এ সময়ের রপ্তানির নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১১ দশমিক ৮৫ শতাংশ বেশি।বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে চলতি পাট মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী পাটচাষ নিশ্চিতে বীজ সরবরাহ সঠিক রাখতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সরকার মানসম্মত পাটের উত্পাদন বৃদ্ধি ও পাটবীজ উত্পাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে পাট অধিদপ্তরের আওতায় উন্নত প্রযুক্তি নির্ভর পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং সমপ্রসারণ শীর্ষক প্রকল্প ২০১৮ সালের জুলাই থেকে শুরু করেছে। চলবে ২০২৩ সালের মার্চ পর্যন্ত।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1888.csv b/Bangla_fin_news_articles/1888.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..224973aed2cd29cb2e7ffb334b736c4bb7dd8459 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1888.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1888,তিন বছরের মধ্যে হবে আধুনিক শেয়ারবাজার,2020-10-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতউলইসলাম বলেছেন আমাদের কমিশনে দায়িত্ব নেওয়ার বয়স মাত্র ৪ মাস। আমাদের আপনারা বিনিয়োগকারী একটু সময় দেন। আমরা আগামী ১ বছরের মধ্যে দৃশ্যমান পরিবর্তন আনার চেষ্টা করব। আর ২ বছরের মধ্যে মডার্ন ক্যাপিটাল মার্কেটের ছায়া দেখতে পাবেন। এছাড়া ৩ বছরের মধ্যে সম্পূর্ণ বাজারের একটি রূপ পাওয়া যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। গতকাল মঙ্গলবার বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ উপলক্ষ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন ডিএসইর চেয়ারম্যান মো. ইউনুসুর রহমান ও মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিএফও আব্দুল মতিন পাটোয়ারি। শিবলী রুবাইয়াত বলেন বিনিয়োগকারীরা আমাদের শেয়ারবাজারের প্রাণ। তারা না থাকলে পুঁজি আসত না। তাহলে কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও আসত না। আমাদের কথার ওপর বিশ্বাস করে তারা টাকা পয়সা এনে বিনিয়োগ করেন। তাদের বিনিয়োগকে দুশ্চিন্তামুক্ত রাখতে ও সঠিক ব্যবহারের জন্য আমাদের সঠিক দায়িত্ব পালন করতে হবে। তিনি বলেন লেনদেন ১ হাজার কোটির আশপাশে ঘুরপাক খাচ্ছে। তবে এটাকে এ বছরের মধ্যে দেড় হাজারে নিয়ে যেতে হবে। এজন্য ডিএসইর আইটি বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে। আইটির জটিলতায় মাঝেমধ্যেই ওয়েবসাইটে সমস্যা দেখা দিচ্ছে। বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন আমরা দায়িত্ব নেওয়ার সময় ২৫২৬টা আইপিও জমা ছিল। আমরা মোটামুটি আইপিও ক্লিয়ার করে নিয়ে আসছি। আশা করছি ১ মাসের মধ্যে পুরোনো সব আইপিও আবেদন ক্লিয়ার করে ফেলব। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই চেয়ারম্যান ইউনুসুর রহমান। বক্তব্য রাখেন ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী ছানাউল হক পরিচালক মো. রকিবুর রহমান। পরে প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক চলতি দায়িত্ব মোহাম্মদ রেজাউল করিম ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর প্রেসিডেন্ট শরীফ আনোয়ার হোসনে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানির ভাইস প্রেসিডেন্ট রিয়াদ মাহমুদ মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রেসিডেন্ট মিস নিহাদ কবির এবং ডিএসইর পরিচালক মো. শাকিল রিজভী। অনুষ্ঠানে সঞ্চালক হিসেবে ছিলেন ডিএসইর প্রধান পরিচালক কর্মকর্তা এম. সাইফুর রহমান মজুমদার এফসিএ এফসিএমএ এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডিএসইর প্রধান অর্থ কর্মকর্তা আব্দুল মতিন পাটওয়ারী এফসিএমএ।ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1889.csv b/Bangla_fin_news_articles/1889.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..610094f0b0d4504744c1d9f0cfbf5ca8e0c85a45 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1889.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1889,বাংলাদেশে বড় বিনিয়োগের আগ্রহ দেখিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র,2020-10-06,অনলাইন ডেস্ক,করোনা ভাইরাস পরবর্তী অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি জ্বালানি ও ওষুধ শিল্প খাতে বড় বিনিয়োগের আগ্রহ দেখিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। গত ৩০ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশযুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিক অংশীদার বৈঠক থেকে এমন তথ্য জানা যায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি জ্বালানি ও পরিবেশ বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি কিথ ক্র্যাচ দেশটির পক্ষ থেকে বিষয়টি জানিয়েছেন।বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি খাত ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন। এরপর মঙ্গলবার দুই পক্ষের সম্মতিতে ওই বৈঠক বিষয়ে একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করা হয়।কিথ ক্রাচ বলেন বাংলাদেশে বড় বিনিয়োগ করতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলো। যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে বাজারে বাড়তি সুযোগ তৈরি করে নিতে সক্ষম হবে।মুক্ত উন্মুক্ত অন্তর্ভুক্তিমূলক শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ ইন্দোপ্যাসিফিক প্রতিষ্ঠার বিষয়ে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের ভিশন এক এবং এই ভিশন অর্জনে একসঙ্গে কাজ করার বিষয়ে সম্মত হয়েছে বলে জানানো হয়।বৈঠকে কোভিড১৯ পরবর্তী অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের জন্য কৃষিপ্রক্রিয়াজাত কৃষি বাণিজ্য ও পাট খাতে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগের ওপর জোর দেয় বাংলাদেশ। এছাড়াও মেডিক্যাল শিক্ষা সক্ষমতা বৃদ্ধি প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা বয়ঃপ্রাপ্তদের স্বাস্থ্যসহ অন্যান্য সহযোগিতার জন্য জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি কমিটি গঠনের সুপারিশ করা হয়।এছাড়াও বৈঠকে আলোচনা হয় সমুদ্র অর্থনীতি নিয়ে। এসময় বলা হয় অন্তর্ভুক্তিমূলক সমুদ্র অর্থনীতির সুবিধা পাওয়ার জন্য উভয় সরকার জ্ঞান তথ্য ও চিন্তা আদানপ্রদান করবে। সেই সঙ্গে মাছ কোথায় আছে তা শনাক্তকরণ এবং মাছ বা সামুদ্রিক খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রযুক্তি দেওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে অনুরোধ করে বাংলাদেশ।আরও পড়ুন ...নারীনির্যাতনকারী যেই হোক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি তথ্যমন্ত্রীআন্তঃসীমান্ত তথ্য আদানপ্রদান করার জন্য নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের প্রয়োজনীয়তায় একমত হয় দুই দেশ। ৪জি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ ও ৫জি প্রযুক্তি স্থাপনের জন্য উভয় সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনার জন্য বৈঠকে উৎসাহ প্রদান করা হয়।ইত্তেফাকআরআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1890.csv b/Bangla_fin_news_articles/1890.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0c371055db2eee395412807e55cb8f8fecc5cffc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1890.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1890,করোনাকালে রেমিট্যান্সের ঊর্ধ্বগতি অব্যাহত,2020-10-04,রেজাউল হক কৌশিক,করোনা ভাইরাসের মহামারির মধ্যেও প্রবাসীরা ব্যাপকহারে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। চলতি অর্থবছরের তিন মাসে জুলাইসেপ্টেম্বর দেশে ৬৭১ কোটি ৩০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশ মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৬৭ হাজার ৬০ কোটি টাকা। রেমিট্যান্সের প্রবাহ চাঙ্গা থাকায় ইতিবাচক অবস্থায় রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী সেপ্টেম্বর মাস শেষে দেশে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩৯ দশমকি ৪৬ বিলিয়ন ডলার।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে গত সেপ্টেম্বরে ২১৫ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। একক মাস হিসেবে যা দেশের ইতিহাসে এটা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স। এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল। ঐ মাসে ২৫৯ কোটি ৯৫ লাখ ডলার এসেছিল। তার আগের মাস জুনে এসেছিল ১৮৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী অর্থবছরের তৃতীয় মাস সেপ্টেম্বরে ২১৫ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৮ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৬৭ কোটি ৪১ লাখ ডলার বা ৪৫ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেশি। গত বছরের সেপ্টেম্বরে ১৪৭ কোটি ৬৯ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা।এদিকে চলতি অর্থবছরের তিন মাসে জুলাইসেপ্টেম্বর রেমিট্যান্স এসেছে ৬৭১ কোটি ৩০ লাখ ডলার। গত অর্থবছরের একই সময় রেমিট্যান্স এসেছিল ৪৫২ কোটি ডলার। সেই হিসাবে চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৪৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ।২০১৯২০ অর্থবছরের বাজেটে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা ঘোষণা করা হয়। বৈধ উপায়ে প্রবাসী আয় বাড়াতে এমন সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সে অনুযায়ী গত বছরের ১ জুলাই থেকে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠালে প্রতি ১০০ টাকার বিপরীতে ২ টাকা প্রণোদনা পেয়ে আসছেন। এর ফলে করোনার মধ্যেও রেকর্ড গড়ছে রেমিট্যান্স।করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে মন্দা কাটাতে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ৫ হাজার ডলার বা প্রায় ৫ লাখ টাকা কোনো যাচাইবাছাই ছাড়া ২ শতাংশ নগদ সহায়তা দিচ্ছে সরকার। যা আগে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত কোনো যাচাইবাছাই ছাড়া নগদ সহায়তা দেওয়া হচ্ছিল।আরও পড়ুন ...যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূর পায়ের রগ কাটার অভিযোগবাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে গেল ২০১৯২০ অর্থবছরে প্রবাসীরা মোট ১ হাজার ৮২০ কোটি ৪৯ লাখ ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪২ কোটি টাকা প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে। এর আগে কোনো অর্থবছরে এত অর্থ দেশে আসেনি। ২০১৮১৯ অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্স আহরণে রেকর্ড হয়। ওই সময়ে প্রবাসীরা ১ হাজার ৬৪২ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। সেই হিসাবে আগের অর্থবছরের তুলনায় সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে রেমিট্যান্স বেড়েছে ১৭৮ কোটি ৫৩ লাখ ডলার বা ১৫ হাজার কোটি টাকা।রেমিট্যান্স বাড়ার কারণে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও বাড়ছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিকে অর্থনীতি শক্তিশালী হওয়াকে নির্দেশ করে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুত থাকলে তাকে ঝুঁকিমুক্ত দেশ হিসাবে চিহ্নিত হয়। বাংলাদেশের কাছে এখন যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার মজুত আছে তা দিয়ে আট মাসের বেশি আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। গত তিন মাসে যে রেমিট্যান্স এসেছে তার একতৃতীয়াংশই এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। রেমিট্যান্স বাড়া বিষয়ে এ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাহবুবুল আলম বলেন করোনা শুরু হওয়ার পর থেকে হুন্ডি একেবারেই কমে গিয়েছে। ফলে বৈধ চ্যানেলে টাকা এসেছে। রেমিট্যান্সের ওপর প্রণোদনাও অন্যতম একটি কারণ বলে জানান তিনি।পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন করোনার কারণে আমদানিরপ্তানির মতো রেমিট্যান্সেও পতন হবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছিল। তবে সেটা ঘটেনি যা অর্থনীরি জন্য ভালো ফল বয়ে এনেছে। তবে বাস্তবতা আরো কঠিন হয়ে যেতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1891.csv b/Bangla_fin_news_articles/1891.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..657dfb6363b18c8954952d89d1550d648a46d7c5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1891.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1891,‘ওয়ালটন স্বপ্ন দেখতে ও বাস্তবায়ন করতে জানে’,2020-10-03,নিজস্ব প্রতিবেদক,জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম বলেছেন ওয়ালটন আমাদের গর্ব। তারা বিশ্ববাজারে শক্ত অবস্থান তৈরি করছে। ওয়ালটন শুধু ব্যবসা নয় বরং দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছে। বাংলাদেশকে ব্র্যান্ডিং করছে। ওয়ালটন স্বপ্ন দেখতে জানে এবং সেই স্বপ্নের বাস্তবায়ন করতে জানে।বাংলাদেশি ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য জায়ান্ট ওয়ালটনের কারখানা পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন এনবিআর চেয়ারম্যান এবং অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।শনিবার ৩ অক্টোবর গাজীপুরের চন্দ্রায় কারখানা পরিদর্শন করেন তিনি। সে সময় এনবিআর চেয়ারম্যান ওয়ালটনের সিক্সএনাইন মডেলের নতুন স্মার্ট রেফ্রিজারেটর উদ্বোধন করেন।অত্যাধুনিক ফিচারসমৃদ্ধ আইওটি বেজসড ওই স্মার্ট রেফ্রিজারেটর মুঠোফোনে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। উদ্বোধন করেন ভেরিয়াবেল রেফ্রিজারেন্ট ফ্লো ভিআরএফ এসি উৎপাদন কারখানা। এর মাধ্যমে বিশ্বের ৯ম ভিআরএফ প্রযুক্তির গবেষণা ও উৎপাদনকারী দেশের মর্যাদা পেলো বাংলাদেশ। একইসঙ্গে তিনি টেলিভিশনের নতুন ৬টি মডেল টিভির ডিজিটাল অটো রেজিস্ট্রেশন সফটওয়্যার এবং ট্যামারিন্ড ইএক্স প্রো নামের একটি নতুন মডেলের ল্যাপটপের উদ্বোধন করেন।উল্লেখ্য রপ্তানিমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠানের প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও অগ্রগতি বিশ্বমানের উৎপাদন প্রক্রিয়া ও পণ্যের গুণগতমান সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করতে ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন করেন এনবিআর চেয়ারম্যান।এনবিআর চেয়ারম্যান আরও বলেন কম্প্রেসর একটি হাইটেক প্রোডাক্ট। ওয়ালটন এখানে কম্প্রেসরের সব ধরনের কাঁচামাল ও খুচরা যন্ত্রাংশ তৈরি করছে। আজ তারা আনুষ্ঠানিকভাবে ভিআরএফ প্রযুক্তির এসি উৎপাদন শুরু করলো। এর মাধ্যমে শুধু আমদানি বিকল্প পণ্য উৎপাদনই নয় বরং রপ্তানির এক বিশাল ক্ষেত্র তৈরি হলো। তারা ভিআরএফ এসি দিয়ে বিশ্বের বড় বড় কোম্পানির সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। যা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। সরকারের পক্ষ থেকে ওয়ালটনকে প্রয়োজনীয় নীতি সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।আরও পড়ুন ...শঙ্কামুক্ত আবুল হাসানাত আবদুল্লাহশনিবার সকালে ওয়ালটন কারখানা কমপ্লেক্সে পৌঁছলে অতিথিদের ফুল দিয়ে স্বাগত জানানো হয়। সেসময় উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এসএম নূরুল আলম রেজভী ম্যানেজিং ডিরেক্টর এসএম আশরাফুল আলম এবং পরিচালক এসএম রেজাউল আলম।কারখানা পরিদর্শনকালে অন্যদের মধ্যে ছিলেনওয়ালটনের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার ও আলমগীর আলম সরকার চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার আবুল বাশার হাওলাদার এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর শোয়েব হোসেন নোবেল হুমায়ূন কবীর উদয় হাকিম তানভীর রহমান ইউসুফ আলী লিয়াকত আলী ও আমিন খান ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ফিরোজ আলম ও জাহিদুল ইসলাম ও অভিনেতা আজিজুল হাকিম প্রমুখ।এর আগে অতিথিরা ওয়ালটনের বিশাল কর্মযজ্ঞের ওপর নির্মিত ভিডিও ডকুমেন্টারি উপভোগ করেন। পরিদর্শন করেন ওয়ালটনের সুসজ্জিত প্রোডাক্ট ডিসপ্লে সেন্টার। পর্যায়ক্রমে তারা বিশ্বমানের রেফ্রিজারেটর উৎপাদন প্রক্রিয়া মেটাল কাস্টিং কম্প্রেসর এয়ার কন্ডিশনার টেলিভিশন এলিভেটর এসএমটি প্রোডাকশন পিসিবি কম্পিউটার এবং মোবাইল ফোন উৎপাদন সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করেন।উল্লেখ্য দেশের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি ওয়ালটনের তৈরি আন্তর্জাতিক মানের পণ্য রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1892.csv b/Bangla_fin_news_articles/1892.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f755f0f6ffbfaac528c80c9c25faa4ae98a6e54b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1892.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1892,কাজ হারিয়ে বিপাকে হাজার হাজার বাংলাদেশি পোশাক শ্রমিক,2020-10-02,অনলাইন ডেস্ক,করোনা ভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারির কারণে কাজ হারিয়ে বিপাকে পড়েছেন হাজার হাজার বাংলাদেশি পোশাক শ্রমিক। এমন পরিস্থিতিতে অনেক শ্রমিকই নতুন কাজ খুঁজে পাচ্ছেন না । ফলে এ সব পোশাক শ্রমিকরা চরম দৈন্যদশায় ভুগছেন বলে দাবি করছেন বিশেষজ্ঞরা।বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির বিজিএমইএ তথ্য অনুযায়ী গত এপ্রিলে সাড়ে ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পোশাক পণ্যের ক্রয়াদেশ বাতিল করেছেন আন্তর্জাতিক ক্রেতারা। এর কারণে কমপক্ষে ৭০ হাজার পোশাক শ্রমিককে ছাঁটাই করা হয়েছে। ওই সময় বাংলাদেশ পোশাক রপ্তানি কমেছে ৮৪ শতাংশের বেশি।বাংলাদেশের ৪ হাজার পোশাক কারখানার মধ্যে বেশিরভাগই এপ্রিলে করোনা মহামারি সংক্রমণ রোধে জারি করা ছুটির পর খুলে দেওয়া হয়। এই সব পোশাক কারখানায় প্রায় ৪০ লাখ পোশাক শ্রমিক কাজ করেন যাদের মধ্যে বেশিরভাগই নারী শ্রমিক। বাংলাদেশের এ পর্যন্ত তিন লাখ ৬৪ হাজারের বেশি করোনা রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। এছাড়া দেশটিতে ৫ হাজার ২০০ জনের বেশি মানুষ এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।পোশাক কারখানার মালিকরা বলছেন সম্প্রতি সময়ে কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ তৈরি পোশাক খাত। বাতিল হওয়া অর্ডারগুলোর মধ্যে ৯০ শতাংশপুনর্বহাল হয়েছে।বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার সলিডারিটির প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক কল্পনা আক্তারবলেন যারা চাকরি হারিয়েছেন তাদের ১০ জনের মধ্যে একজনকে কাজের সুযোগদেওয়াহচ্ছে। এতে হাজার হাজার পোশাক শ্রমিক এবং তাদের পরিবার ঝুঁকিতে রয়েছে কারণ তারা গত তিন থেকে চার মাস ধরে উপার্জন করতে পারছেননা।তাদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থা নেই। এদের মধ্যে অনেক শ্রমিকই ঢাকা ছেড়ে গ্রামে চলে গেছেন। এখন তারা স্থানীয় সহায়তার ওপর নির্ভর করে চলছেন বলেও জানান কল্পনা আক্তার। বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সাজেদা ফাউন্ডেশন এবং ব্রিটিশ শপিং অ্যাপ মলজি যৌথ উদ্যোগে বিখ্যাত ব্র্যান্ডের বাতিল করা পোশাক বিক্রি করে সেই টাকার একটা অংশ বাংলাদেশেরপোশাকশ্রমিকদের ত্রাণ হিসেবে দেয়। সাজেদা ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে বলা হয়সাড়ে ১০ হাজার পোশাক শ্রমিককে তারা প্রায় আড়াই লাখ ডলার অর্থ দিয়েছে ।এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে বিশেষজ্ঞরা। তবে তারা বলছেন শুধু একটি দাতব্য সংস্থা এগিয়ে আসলেই হবে না। এর পাশাপাশি সরকার এবং পোশাক কারখানার মালিকদেরকেও শ্রমিকদের কল্যাণের জন্য এগিয়ে আসতে হবে।বাংলাদেশের শ্রম মন্ত্রণালয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান বাংলাদেশের ছাঁটাই হওয়া পোশাক শ্রমিকদের আর্থিক সহায়তার জন্য ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অর্থায়িত প্রকল্পেরসঙ্গে আলোচনা চলছে।করোনার কারণে কাজ হারানো কমপক্ষে ২০ জন পোশাক শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।এর মধ্যে একজন হলেন ২৬ বছর বয়সী জেসমিন যিনি গত এপ্রিলে চাকরি থেকে ছাঁটাই হয়েছেন। জেসমিন বলেন আমি গত দুই মাস ভাড়া দিতে পারিনি এবং আমি আমার সন্তাদের মুখে খাবার দেওয়ার জন্য লড়াই করে করে যাচ্ছি। আমি প্রত্যেক মাসের শুরুতে বিভিন্ন কারখানার সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকি কারণ ওই সময় তারা নতুন কর্মী নেয়। তবে এটা কঠিন কারণ অনেকেই আমাদের মতো এখন চাকরি খুঁজছে। আশা করছি অক্টোবরে পরিস্থিতি আগের চেয়ে ভালো হবে। কলি নামের ২৬ বছর বয়সী কর্মী জুনিয়র কর্মী বলেন আমি দক্ষ ছিলাম না। এখন হেল্পার পদে যারা কাজ করতেন তাদের চাহিদা নেই। অনেক চেষ্টা করেছি। আমি জানি ভবিষ্যতে আমার কি হবেযদিও বাংলাদেশে পোশাক খাত কিছুটা দেরি করে হলেও সম্প্রতিঘুরে দাঁড়িয়েছে। গত আগস্ট মাসে ২.৯ বিলিয়ন ডলারের মূল্যের পোশাক রফতানি করেছে বাংলাদেশ। কারখানা মালিকরা বলছেন প্রত্যাশার চেয়ে অর্ডার দুইতৃতীয়াংশ কমে গেছে এবং ব্র্যান্ডগুলো১০ থেকে ১৫ শতাংশ দাম কম দিচ্ছে।এ নিয়ে বিকেএমইএর সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন পরিবর্তনটি তাৎপর্যপূর্ণ হয়নি। আমরা ভেবেছিলাম বড়দিনের আগে ভালো সংখ্যার অর্ডার পাবো। তবে এমনটি ঘটেনি। ইত্তেফাকএআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1893.csv b/Bangla_fin_news_articles/1893.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d7dfaa0b79d49d800cc37a5bb81f16f70857b090 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1893.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1893,করোনাকালে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়ছে,2020-10-02,রেজাউল হক কৌশিক,গত অর্থবছর থেকে সঞ্চয়পত্র কিনতে নানা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। ব্যাংকের আমানতের চেয়ে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে বেশি সুদ পাওয়া মানুষ এদিকে ঝুঁকছিল। মূলত সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ এত বেশি আসছিল যে তা সরকারের জন্য বিপজ্জনক পর্যায়ে চলে যাচ্ছিল। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সঞ্চয়পত্র কিনতে বেশকিছু কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। যেমন কর শনাক্তকরণ নম্বরও টিআইএন বাধ্যতামূলক করা। এরই মধ্যে চলতি বছরের শুরু থেকে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ বাড়তে থাকে। এতে সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমতে থাকে। তবে চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রির ক্ষেত্রে উলটো ঘটনা ঘটেছে।মহামারি ও নানা শর্তের বেড়াজালের পরেও চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম দুই মাস জুলাই ও আগস্টে ১৭ হাজার ৫৫৮ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। গত অর্থবছরের একই সময়ে বিক্রির পরিমাণ ছিল ১১ হাজার ৩০৬ কোটি টাকা। অর্থাত্ গত অর্থবছরের একই মাসের তুলনায় বিক্রি ৫৫ শতাংশ বেড়েছে। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।সংশ্লিষ্টরা বলছেন ব্যবসায়বাণিজ্যে মন্দা ব্যাংকে আমানতের সুদহার কম হওয়ায় সাধারণ মানুষ এখন সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে সবচেয়ে বেশি নিরাপদ মনে করছেন। তাই বিভিন্ন শর্ত পরিপালন করেও সঞ্চয়পত্রে ঝুঁকছেন বিনিয়োগকারীরা।জানা গেছে ২০২০২১ অর্থবছরের জুলাই ও আগস্ট মিলে মোট ১৭ হাজার ৫৫৮ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি করেছে। এর বিপরীতে মূল পরিশোধ হয়েছে ১০ হাজার ১০৩ কোটি টাকা। মূল অর্থ পরিশোধের পর অবশিষ্ট অর্থ নিট বিক্রি হিসেবে গণ্য হয়। সেই হিসেবে আলোচিত সময়ে নিট বিক্রির পরিমাণ ৭ হাজার ৪৫৫ কোটি টাকা। আগের অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে সঞ্চয়পত্র নিট বিক্রি ছিল ৩ হাজার ৬৬০ কোটি টাকা। সে হিসাবে নিট বিক্রি দ্বিগুণ বেড়েছে।এদিকে চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছে ১ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। বিশাল ঘাটতি মেটাতে এবার সঞ্চয়পত্র থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে সরকার। যা সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে বাজেটে যার লক্ষ্য ছিল ২৭ কোটি টাকা।গত ২০১৯২০ অর্থবছরে মোট সঞ্চয়পত্র বিক্রির পরিমাণ ছিল ১৪ হাজার ৪২৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। যা তার আগের অর্থবছরে ছিল ৪৯ হাজার ৯৩৯ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। সেই হিসাবে গেল অর্থবছরের সঞ্চয়পত্রের বিক্রি কমেছিল ৭১ দশমিক ১০ শতাংশ।সঞ্চয় অধিদপ্তরের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে একক মাস হিসাবে আগস্টে মোট ৮ হাজার ৮৫২ কোটি ২৯ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এর বিপরীতে মূল অর্থ পরিশোধ হয়েছে ৫ হাজার ১০৫ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। সে হিসাবে আগস্টে নিট বিক্রির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৭৪৬ কোটি ৮১ লাখ টাকা। এর আগের মাস জুলাইয়ে মোট ৮ হাজার ৭০৫ কোটি ৬২ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি করেছে। ঐ সময় নিট বিক্রির পরিমাণ তিন হাজার ৭০৫ কোটি টাকা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1894.csv b/Bangla_fin_news_articles/1894.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e28ffb49c2ee39ceb5fd76c3760e0b34d5ecd771 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1894.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1894,জাজিরা এয়ারওয়েজের ঢাকাকুয়েত ফ্লাইট শুরু মধ্যপ্রাচ্যে ট্রানজিট ফ্লাইট অফার,2020-10-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অক্টোবর মাসের প্রথম দিন থেকে কুয়েত ও ঢাকার মধ্যবর্তী বিমান চলাচলের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের শহরগুলিতে ট্রানজিট ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করেছে জাজিরা এয়ারওয়েজ। এ৩২০ নিও এয়ারক্রাফটে পরিবেশন করা এয়ারলাইনটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে এবং মঙ্গলবার ও বৃহস্পতিবার কুয়েত থেকে এবং বুধবার ও বৃহস্পতিবার ঢাকা থেকে ফ্লাইট পরিচালনা করবে।জাজিরা এয়ারওয়েজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রোহিত রামচন্দ্রন বলেন আমরা যেসব কঠিন সময় কাটিয়েছি তা কাটিয়ে উঠে ঢাকা যাওয়ার জন্য একটি পথ উন্মুক্ত করতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। আমরা এই মুহূর্তে আমাদের নেটওয়ার্ককে প্রসারিত করতে সক্ষম হয়েছি এর মাধ্যমে বোঝা যায় আমাদের বিমান সংস্থার শক্তি। আমরা এখন প্রত্যক্ষ সার্ভিস দিয়ে কুয়েতে বাংলাদেশী সম্প্রদায়ের সেবা করতে সক্ষম হয়েছি এবং ভবিষ্যতে আমাদের ফ্রিকোয়েন্সি বাড়ানোর প্রত্যাশা রাখছি।স্থানীয় বিক্রয় পরিচালনা করতে জাজিরা এয়ারওয়েজ বাংলাদেশে গ্যালাক্সি গ্রুপকে নিয়োগ দিয়েছে। গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন আমরা জাজিরা এয়ারওয়েজের সাথে অংশীদারিত্ব করে আনন্দিত। আমরা কুয়েতে ফ্লাইটের জন্য বিশাল সুযোগ দেখতে পাচ্ছি এবং আমাদের গ্রাহকদের সৌদি আরব এবং এই অঞ্চলের অন্যান্য গন্তব্যের সাথে সংযুক্ত করছি।জাজিরা এয়ারওয়েজতাদের বিমানটিতে সবরকমের সুরক্ষা এবং সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন এবং যাত্রীরা যাতে নিরাপদে যাত্রা করতে পারে তা নিশ্চিত করার জন্য কুয়েতের জাজিরা টার্মিনাল টি৫ সাবধানতা অবলম্বন করেছে। সকল যাত্রীকে তাদের পুরো যাত্রা সময়ে মাস্ক এবং হ্যান্ড গ্লাভস পরতে হবে। যাত্রীরা যেন তাদের যাত্রার সময় আরো স্বাচ্ছন্দ্য ও সুরক্ষা অনুভব করে তার জন্য এয়ারলাইন্সটিতে ডুও সিট ব্যবস্থাও সরবরাহ করা হয়েছে যাত্রীরা ভ্রমণের সময় তাদের সিট ছাড়াও মাঝের সিটটিকে বুকিংয়ে সক্ষম।ইত্তেফাকআরএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1895.csv b/Bangla_fin_news_articles/1895.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eb9f50797add5019d2367e3930a9a3b95c80c6ad --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1895.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1895,বিমানের ঢাকাসিঙ্গাপুর ফ্লাইট চালু হচ্ছে আজ,2020-10-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাস মহামারিতে ছয় মাস বন্ধ থাকার পর আজ বৃহস্পতিবার ১ অক্টোবর থেকে সিঙ্গাপুরে পুনরায় ফ্লাইট চালু করতে যাচ্ছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। প্রাথমিকভাবে সপ্তাহে একটি ফ্লাইট পরিচালনা করবে রাষ্ট্রায়ত্ত এ উড়োজাহাজ সংস্থাটি।বিমানের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে আজ থেকে সপ্তাহের প্রতি বৃহস্পতিবার ঢাকাসিঙ্গাপুরঢাকা রুটে নিয়মিত শিডিউল ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। বিমানের মোবাইল অ্যাপ ট্রাভেল এজেন্ট কিংবা বিমানের সেলস কাউন্টার থেকে টিকিট কেনা যাবে। শুধু প্রবাসী শ্রমিক চিকিত্সাপ্রার্থী ও শিক্ষার্থীদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। যদিও অনুমতির সঙ্গে একগাদা শর্তও জুড়ে দিয়েছে সিঙ্গাপুর সরকার।সিঙ্গাপুর সিভিল অ্যাভিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী ফ্লাইটের টিকিট কেনার পূর্বশর্ত হিসেবে প্রবাসী শ্রমিকদের এজেন্সি বা স্পন্সরের মাধ্যমে সিঙ্গাপুরের জনশক্তি মন্ত্রণালয়ের এমওএম কাছ থেকে অনুমতিপত্র নিতে হবে। অনুমতিপত্র পেলেই কেবল তারা টিকিট কিনে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা হতে পারবেন। তবে বাংলাদেশিদের সিঙ্গাপুর যাওয়ার জন্য করোনা ভাইরাস টেস্ট রিপোর্ট দেখাতে হবে না। কিন্তু সিঙ্গাপুরে যাওয়ার পর তাদের সতর্কতা হিসেবে ১৪ দিনের জন্য একটি হোটেলে আইসোলেশনে থাকতে হবে। হোটেলে থাকার জন্য আনুমানিক ২ হাজার ২০০ সিঙ্গাপুরি ডলার খরচ করতে হবে প্রবাসীদের।আইসোলেশনের জন্য বাংলাদেশ থেকে হোটেল বুকিং করেই কেবল সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করতে পারবেন তারা। প্রবাসীদের ভাষ্য বাংলাদেশি প্রায় ১ লাখ ৩৬ হাজার টাকা আইসোলেশন খরচ তাদের জন্য বর্তমান প্রেক্ষাপটে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা।এদিকে আগামী ৩ অক্টোবর শনিবার থেকে সিঙ্গাপুরে ফ্লাইট চালু করছে ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স। আপাতত এ রুটে সপ্তাহে একটি ফ্লাইট চালাবে উড়োজাহাজ সংস্থাটি। ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্সের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয় ইউএসবাংলা প্রতি শনিবার রাত ১০টা ১০ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে ছেড়ে গিয়ে পর দিন রবিবার স্থানীয় সময় ভোর ৪টা ২৫ মিনিটে সিঙ্গাপুরে অবতরণ করবে। অপরদিকে সিঙ্গাপুর থেকে রবিবার স্থানীয় সময় ভোর ৫টা ২৫ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে উড্ডয়ন করবে ও সকাল ৭টা ৩৫ মিনিটে ঢাকায় অবতরণ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1896.csv b/Bangla_fin_news_articles/1896.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..299aa15ecd129b45dc63232635ba72f77f5a3740 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1896.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1896,অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিল রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ,2020-09-30,অনলাইন ডেস্ক,জাতীয় সংসদের সরকারি প্রতিশ্রুতি কমিটির সভায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন অস্বাভাবিক ও অনাকাঙ্খিত বিদ্যুৎ বিল রোধ এবং লোডসেডিং দূরীকরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ করা হয়েছে।কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোঃ আলী আশরাফের সভাপতিত্বে আজ বুধবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত সভায় এ সুপারিশ কর হয়।কমিটির সদস্য মো. মুজিবুল হক গোলাম মোহাম্মদ কাদের ফখরুল ইমাম এবং গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ সভায় অংশগ্রহণ করেন।সভায় দশম জাতীয় সংসদের ১৪তম অধিবেশন থেকে ২৩তম অধিবেশন পর্যন্ত এবং সম্প্রতি সমাপ্ত একাদশ জাতীয় সংসদের ফ্লোরে প্রধানমন্ত্রী পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীপ্রতিমন্ত্রী প্রদত্ত প্রতিশ্রুতির বিবরণ তা বাস্তবায়নের সর্বশেষ হালনাগাদ অবস্থা মন্ত্রণালয় গৃহীত বিভিন্ন প্রকল্পসমূহের বিবরণ উপস্থাপন করা হয়। বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ আইএমইডি উল্লেখিত মন্ত্রণালয়ের উপস্থাপিত বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি সম্পর্কে মতামত প্রদানসহ সভায় বিশদ আলোচনা করা হয়।সভায় সংসদের ফ্লোরে প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী প্রদত্ত প্রতিশ্রুতিগুলো যথাসময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন করার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মেগা প্রকল্পগুলোর প্রতি গুরুত্বারোপ করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত করার জন্য কমিটি সুপারিশ করে।সভায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব থেকে রক্ষার জন্য প্রয়োজন ব্যতিত গাছ কাটা বন্ধ বেশি করে বৃক্ষ রোপণ এবং ইট ভাটাগুলো যথাযথ নীতিমালা অনুসরণ করে পরিচালিত হচ্ছে কিনা সেদিকে দৃষ্টি রাখাতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।এছাড়া স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে প্রকল্পের কাজের মানোন্নয়ন তদারকির জন্য বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ আইএমইডি কে শক্তিশালী ভূমিকা পালনের সুপারিশ করা হয়। বাসসইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1897.csv b/Bangla_fin_news_articles/1897.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9a00c3d4508d7b4071f8fdf4e2c2c0c9a7ba13f1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1897.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1897,দারিদ্র সীমায় আরো ৩৮ কোটি মানুষ প্রবেশের আশঙ্কা বিশ্বব্যাংকের,2020-09-30,অনলাইন ডেস্ক,করোনা মহামারির কারণে বিশ্বে নতুন করে আরও সাড়ে ৩.৮ কোটি মানুষ দারিদ্র্যের মুখে পড়বে বলে সতর্কবার্তা দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। বিশ্ব ব্যাংক ইতিমধ্যেই প্রায় ১০০টি দেশকে ঋণ দিয়েছে পাশাপাশি অর্থ সাহায্য করেছে। এই পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে চলেছে বলে দাবি করেছে তারা। ভয়াবহ দারিদ্র আসতে চলেছে বিশ্বে সতর্ক করছে এই সংস্থা। গত তিন বছর ধরে ধীরে ধীরে এই পরিস্থিতি গড়ে উঠেছে তার ওপর যোগ হয়েছে করোনা ভাইরাস। যা থেকে খাদ্যসংকট আরও বাড়বে বলেই জানান বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড মালপাস।মহামারির আক্রমণে বিগত পাঁচ দশকের মধ্যে এ বছর সবচেয়ে কম আর্থিক বৃদ্ধির মুখ দেখতে পারে পূর্ব এশিয়া চিন এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল। মঙ্গলবার বিশ্ব ব্যাঙ্কের এক রিপোর্টে এমন আশঙ্কার বার্তা দেওয়ার পাশাপাশি জানানো হয়েছে নতুন করে দারিদ্রের গণ্ডিতে ঢুকে পড়তে পারেন প্রায় ৩.৮ কোটি মানুষ। সে ক্ষেত্রে গত ২০ বছরের মধ্যে প্রথম বার দরিদ্রের সংখ্যা বাড়বে এই অঞ্চলে। স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে ৩.৩ কোটি মানুষের দারিদ্রসীমা থেকে বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা থাকলেও তাঁদেরও থেকে যেতে হবে ওই সীমার মধ্যে।ডেভিড মালপাস বলেন করোনা পরিস্থিতিতে লাখ লাখ জীবিকা ধ্বংস হয়ে গেছে এবং বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা চাপের মধ্যে রয়েছে। বিশ্ব ব্যাংকের বিশ্লেষকরা একটি ব্লগ পোস্টে লিখেছেন ভাইরাসটি দুইভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করছে প্রথমত অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপে ভাইরাসটির প্রভাব এবং দ্বিতীয়ত আন্তর্জাতিক দারিদ্রসীমার নিকটে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা।বিশ্ব ব্যাংকের সংজ্ঞা অনুযায়ী যারা দৈনিক ১ দশমিক ৯০ ডলারের ১৬১ টাকা চেয়ে কম অর্থে জীবনযাপন করেন তারাই চরম দরিদ্র। করোনার কারণে ২০২০ সালে বিশ্ব অর্থনৈতিক উৎপাদন পাঁচ শতাংশেরও বেশি সংকুচিত হবে যা দারিদ্র্য দূরীকরণে বিশ্বের দরিদ্রতর দেশগুলোর গত তিন বছরে প্রচেষ্টাকে মুছে ফেলবে বলে আশঙ্কা করছে বিশ্ব ব্যাংক।বিশ্ব ব্যাঙ্কের বক্তব্য গত কয়েক বছরে এই অঞ্চলের দেশগুলি দারিদ্র দূরীকরণে যথেষ্ট সাফল্যের সঙ্গে কাজ করেছে। অথচ এ বছর মহামারির আক্রমণে ধাক্কা খেতে চলেছে সেই সাফল্য। দরিদ্রের সংখ্যা তো কমবেই না উল্টে বাড়বে ৩.৮ কোটি।বিশ্ব ব্যাঙ্কের রিপোর্টে বলা হয়েছে এ বছর মাত্র ০.৯ বৃদ্ধি হতে পারে পূর্ব এশিয়া চিন এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে। যা ১৯৬৭ সালের পরে সবচেয়ে কম। করোনা সংক্রমণ কমার সাথে সাথে সরকারি খরচ ভাল রফতানির কাঁধে ভর করে একমাত্র চিনের আর্থিক বৃদ্ধি হতে পারে ২। কিন্তু অবশিষ্ট অঞ্চলের অর্থনীতি সম্ভবত ৩.৫ সঙ্কুচিত হতে চলেছে। মহামারির প্রকোপ ঠেকাতে বিভিন্ন দেশ যে পদক্ষেপ করেছে তারই মিলিত প্রভাব পড়েছে গোটা অঞ্চলের অর্থনীতির উপর। বিশ্ব ব্যাঙ্ক জানিয়েছে এই পরিস্থিতি থেকে ঘুরে দাঁড়াতে সামাজিক প্রকল্পের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। কারণ এর সুবিধা পেলে অর্থনীতির প্রতি আস্থা বাড়বে শ্রমিক ও কর্মীদের। বস্তুত করোনার আগে থেকেই যে সমস্ত দেশ সামাজিক প্রকল্প এবং পরিকাঠামো উন্নয়নে জোর দিতে পেরেছে তাদের দ্রুত ঘুরে দাঁড়াতেও সুবিধা হচ্ছে। এর পাশাপাশি কর সংগ্রহ বাড়াতে বিভিন্ন দেশের সরকারকে আর্থিক সংস্কারেরও পরামর্শ দিয়েছে ব বিশ্বব্যাংক।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1898.csv b/Bangla_fin_news_articles/1898.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8bfb09bebb1110da2bc15120d948a68adf12fc72 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1898.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1898,নভোএয়ারের শীতকালীন আকর্ষণীয় ভ্রমণ প্যাকেজ,2020-09-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের ভ্রমণ পিপাসুদের সাশ্রয়ী মূল্যে ভ্রমণের জন্য শীতকালীন আকর্ষণীয় ভ্রমণ প্যাকেজ ঘোষণা করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি বিমান সংস্থা নভোএয়ার। দুই জনের জন্য দুই রাত তিন দিনের এই প্যাকেজের আওতায় বিমান ভাড়া হোটেল ভাড়া বিমানবন্দর থেকে হোটেল যাওয়াআসা সকালের নাস্তার ব্যবস্থা রয়েছে।ভ্রমণ পিপাসুদের এই সুবিধা দিতে দেশের ১৯টি শীর্ষ বেসরকারি ব্যাংকের কার্ড ব্যবহারকারীরা বিনা সুদে ৬ মাসের সহজ কিস্তিতে এই প্যাকেজে ভ্রমণ করতে পারবেন।কক্সবাজারে জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১ হাজার ৭৭৭ টাকার মাসিক কিস্তিতে ঢাকা থেকে এবং দেশের যে কোনও প্রান্ত থেকে জনপ্রতি সর্বনিম্ন ২ হাজার ৬৬৬ টাকায় এই প্যাকেজে ভ্রমণ করা যাবে। রয়েল টিউলিপ পার্ল বীচ রিসোর্ট সায়মন বীচ রিসোর্ট ওশান প্যারাডাইজ হোটেল এন্ড রিসোর্ট লং বীচ হোটেল উইন্ডি ট্যারেস বুটিক হোটেল বেস্ট ওয়েস্টার্ন হেরিটেজ নিসর্গ হোটেল এন্ড রিসোর্ট গ্রেস কক্স স্মার্ট হোটেল এবং প্রাসাদ প্যারাডাইজ হোটেল এন্ড রিসোর্টে এই প্যাকেজের আওতায় থাকার সুবিধা রয়েছে।ঢাকা থেকে সিলেটে জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১ হাজার ৫১৫ টাকার মাসিক কিস্তিতে এই প্যাকেজে ভ্রমণ করা যাবে। হোটেল রোজভিউ ও হোটেল নুরজাহান গ্র্যান্ডএ এই প্যাকেজের আওতায় থাকার সুবিধা রয়েছে।ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে জনপ্রতি সর্বনিম্ন ২ হাজার ২২২ টাকার মাসিক কিস্তিতে এই প্যাকেজে ভ্রমণ করা যাবে। হোটেল আগ্রাবাদএ এই প্যাকেজের আওতায় থাকার সুবিধা রয়েছে।কক্সবাজার থেকে ঢাকায় জনপ্রতি সর্বনিম্ন ২ হাজার ২২২ টাকার মাসিক কিস্তিতে এবং দেশের যে কোনও প্রান্ত থেকে ঢাকায় জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১ হাজার ৮৮৮ টাকার মাসিক কিস্তিতে এই প্যাকেজে ভ্রমণ করা যাবে। হোটেল লেক শোর এ এই প্যাকেজের আওতায় থাকার সুবিধা রয়েছে।নভোএয়ার ডব্লিউএইচও আইকাও আয়াটা ও সরকার নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটে নিয়মিত প্রতিদিন পাঁচটি চট্টগ্রাম চারটি ও সিলেট দুইটি করে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1899.csv b/Bangla_fin_news_articles/1899.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..562799094f9a945bd8d930212d192fde8cd1e981 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1899.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1899,চামড়া খাতের উন্নয়নে স্বতন্ত্র সংস্থা চান উদ্যোক্তারা,2020-09-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের চামড়া ও চামড়াজাত শিল্পের ব্যাপক সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও প্রত্যাশিত অগ্রগতি না হওয়ার পেছনে বেশকিছু কারণকে দায়ী করেছেন উদ্যোক্তারা। এ খাতের উন্নয়নে একটি নির্দিষ্ট সংস্থাকে দেখভালের দায়িত্ব দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা। গতকাল মঙ্গলবার চামড়া খাত নিয়ে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম ইআরএফ আয়োজিত এক অনলাইন সেমিনারে ওয়েবিনার তারা এসব কথা বলেন। উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি এ সময় অর্থনীতিবিদ ও অর্থনীতিবিষয়ক সাংবাদিকরা তাদের মতামত তুলে ধরেন। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।আলোচনায় অংশ নিয়ে অ্যাপেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেন চামড়াজাত পণ্যের কাঁচামাল থাকা সত্ত্বেও আমরা প্রত্যাশিত অগ্রগতি করতে পারিনি। অথচ ভিয়েতনাম কাঁচামাল না থাকা সত্ত্বেও এ খাতের রপ্তানিতে বহুদূর এগিয়ে গেছে। এ খাতের উন্নয়ন একক সংস্থার ওপর দায়িত্ব দেওয়ার দাবি জানান তিনি। এ সময় বক্তারা প্রায় এক যুগেও সাভারের চামড়াশিল্প নগরীর যথাযথ প্রস্তুত না হওয়া কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না থাকা এবং বর্জ্য পাশের ধলেশ্বরী নদীতে যাওয়ায় পরিবেশ দূষণ এবং এসব কারণে আন্তর্জাতিক মান নির্ধারণকারী প্রতিষ্ঠানের এলডব্লিউজি সনদ না পাওয়ার মতো বিষয়টি তুলে ধরে এসব ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রসঙ্গও তোলেন। বিশেষত বর্তমান বাস্তবতায় প্রকল্পটি এখন ব্যর্থতায় পর্যবসিত হতে যাচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন কেউ কেউ। এ পরিস্থিতিতে দ্বিতীয় প্রধান রপ্তানি খাত হিসেবে এ খাতের ভবিষ্যত্ রক্ষায় সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে দ্রুত ও যথাযথ উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান তারা।সালমান এফ রহমান সাভারের চামড়াশিল্প নগরীর বর্তমান পরিস্থিতির জন্য প্রকল্প বাস্তবায়নকারী ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে চীনের একটি কোম্পানি দায়ী করে তিনি বলেন তারা ঠিকমতো কাজ করেনি। এছাড়া প্রকল্পটি ব্যবহার উপযোগী হওয়ার আগেই আদালতের নির্দেশে রাজধানীর হাজারীবাগ থেকে সাভারে ট্যানারিগুলো যেতে বাধ্য হওয়ায় সমস্যা হয়েছে বলে মত দিয়ে তিনি বলেন গত বছর গিয়েও দেখলাম সিইটিপিসহ কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার প্রকল্পের কোনো কিছুই প্রস্তুত হয়নি। এ সময় তিনি প্রকল্পে বর্তমানে মাত্রাতিরিক্ত পানির ব্যবহার হচ্ছে উল্লেখ করে বলেন এটি নিয়ন্ত্রণে না এলে আমরা পানির ওপর কর আরোপে বাধ্য হব। এছাড়া চামড়াশিল্পের উন্নয়নে ভিয়েতনামের সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করা রপ্তানি পণ্যে চামড়া ও চামড়াবিহীন পণ্য আলাদা করার ওপর গুরুত্ব দেন। ওয়েবিনার আয়োজনে সহযোগিতা করে রিসার্স অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট রেপিড এবং দ্য এশিয়া ফাউন্ডেশন। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন রেপিডের চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রাজ্জাক ও নির্বাহী পরিচালক ড. আবু ইউসুফ। ইআরএফ সভাপতি সাইফ ইসলাম দিলালের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এস এম রাশিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন এশিয়া ফাউন্ডেশনের এদেশীয় প্রতিনিধি কাজী ফয়সাল বিন সিরাজ বিটিএর চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ বিএফএলএলএফইএর সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ মাহিন প্রমুখ।ইত্তেফাকএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1900.csv b/Bangla_fin_news_articles/1900.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ae774a07a17ee072644658741aced39598e451e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1900.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1900,২৫ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে শোকজ,2020-09-30,রেজাউল হক কৌশিক,করোনা ভাইরাসের প্রকোপে বিপর্যস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের ঋণের এক টাকাও বিতরণ করেনি ২৫ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানকে শোকজ নোটিশ পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর নামমাত্র বা খুব কম বিতরণ করেছে এমন ২৫টি প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করে চিঠি দেওয়া হয়েছে। উভয় চিঠিতে বলা হয়েছে আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যেই শতভাগ ঋণ বিতরণ করতে হবে। নইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নে গড়িমসি করছে ব্যাংকগুলো। এরই মধ্যে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণার পাঁচ মাস পার হয়েছে। কুটির ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের প্রকৃত উদ্যোক্তারা তহবিল সংকটে ব্যবসা ছেড়ে পালানোর মতো অবস্থায় রয়েছে। এ বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে বারবার বাংলাদেশ ব্যাংক তাগিদ দিচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সে নির্দেশনাকে আমলে না নেওয়ায় এ পদক্ষেপ নিল বাংলাদেশ ব্যাংক।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে শোকজ করা হয়েছে ১৬টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান দুটি বেসরকারি খাতের বাণিজ্যিক ব্যাংক ও ৭ বিদেশি ব্যাংককে। আর সতর্ক করা হয়েছে বেসরকারি খাতের যমুনা ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংক স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক প্রিমিয়ার ব্যাংক এবং সরকারি খাতের প্রায় সব ব্যাংকে।ব্যবসায়ীরা বলছেন করোনা ভাইরাসের প্রকোপ শুরু হওয়ার পরে ব্যবসাবাণিজ্যের অবস্থা খুবই খারাপ। প্রধানমন্ত্রীর প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণার পর ব্যবসায়ীরা বেশ খানিকটা স্বস্তিতে ছিলেন। তবে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর গড়িমসিতে অবস্থা আরো খারাপের দিকে যাচ্ছে। কারণ করোনাকালে তিন মাস একটানা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। উদ্যোক্তারা এ সময়ে শ্রমিকদের বেতনভাতা পরিশোধসহ অন্যান্য খরচ চালিয়েছেন। এখন আর্থিক সংকটে টিকে থাকাই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।করোনার প্যাকেজ বাস্তবায়নের জন্য ব্যাংকগুলো সরকারের কাছ থেকে বেশকিছু সুবিধা আদায় করে নিলেও ঋণ বিতরণে অনীহা দেখাচ্ছে। ব্যাংকগুলোর জন্য করপোরেট কর হার কমানো হয়েছে। এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নগদ জমার হার সিআরআর দুই দফায় কমানো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ধার নেওয়ার সুদহার অর্থাত্ রেপোর হার কমিয়ে নেওয়া সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে কম সুদে তহবিল পাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের ৩১ আগস্টভিত্তিক পরিসংখ্যান মতে ছয়টি সরকারি ব্যাংকের ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে ২ হাজার ৯৭৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে বিতরণ করেছে মাত্র ৪১ কোটি টাকা। যা লক্ষ্যমাত্রার ১ দশমিক ৩৮ শতাংশ। আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর ১০ হাজার ৫৭৯ কোটি টাকার ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে বিতরণ করেছে ৯৭১ কোটি টাকা। যা লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ৯ দশমিক ১৮ শতাংশ। অথচ এরই মধ্যে প্রণোদনা প্যাকেজের নীতিমালা ঘোষণার প্রায় পাঁচ মাস পার হয়ে গেছে। এর মধ্যে প্রায় এক ডজন ব্যাংক রয়েছে যারা মোট লক্ষ্যমাত্রার ৫ শতাংশ পর্যন্ত বিতরণ করেছে।আর দুটি বিদেশি ব্যাংক ছাড়া অপর সাতটি ব্যাংক এক টাকাও ঋণ বিতরণ করতে পারেনি। সবগুলো ব্যাংকের প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকার ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে বিতরণ ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ২ হাজার ৮০১ কোটি টাকা। যা লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ১৪ শতাংশ।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1901.csv b/Bangla_fin_news_articles/1901.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..640c3db3f5b612c639cc4e5997ac11f3d526cfe3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1901.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1901,লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ও শাইনপুকুর স্যুটস এর মধ্যে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর,2020-09-29,অনলাইন ডেস্ক,সম্প্রতি লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লি. এর হেড অফ রিটেইল বিজনেস খোরশেদ আলম এবং শাইনপুকুর স্যুটস এর হেড অফ অপারেশন বিশ্বজিৎ সাহা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করেন।চুক্তির মাধ্যমে লংকাবাংলার ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারীগণ শাইনপুকুর স্যুটস থেকে হোটেল পরিসেবার উপর সর্বোচ্চ ৬০ ডিসকাউন্ট এবং ব্যুফে লাঞ্চ ও ডিনারের ক্ষেত্রে বাই ওয়ান গেট টু সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।অনুষ্ঠানে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স এর হেড অফ কার্ডস মো. মিনহাজ উদ্দিন হেড অফ কার্ডস সেলস এবং মার্চেন্ট রিলেশনশিপ খাজা ওয়াছিউল্লাহ এবং এর শাইনপুকুর স্যুটস এর হেড অফ সেলস আর. ডি মাসুদ রানা সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি।ইত্তেফাকআরএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1902.csv b/Bangla_fin_news_articles/1902.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..742f0d1be532f31dd9757392ffc90cc183d652f7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1902.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1902,চালের দাম বেঁধে দিল সরকার,2020-09-29,অনলাইন ডেস্ক,চালের বাজার অস্থির হয়ে ওঠেছে। অভিযোগ ওঠেছে মিল মালিকদের কারসাজিতে চালের দাম বেড়েছে। এ অবস্থায় মিল মালিকদের সঙ্গেবৈঠক করেছেনখাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।মঙ্গলবার খাদ্য ভবনের সম্মেলন কক্ষে চালকল মালিক ও চাল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।বৈঠকে প্রতি ৫০ কেজি বস্তামিনিকেট চালের দাম ২ হাজার ৬০০ টাকা আটাশ চাল প্রতি ৫০ কেজি বস্তার দাম ২ হাজার ৩০০ টাকানির্ধারণ করে দেন মন্ত্রী।এতে চাল ব্যবসায়ীরাআপত্তি জানালে ১৫ দিন আগে চাল যে দাম ছিল সেই দামে বিক্রির নির্দেশ দেন তিনি। খাদ্যমন্ত্রীবলেন চালের দাম ১৫ দিন আগে যা ছিল সে দামেই পুরো অক্টোবর বিক্রি করতে হবে। কোনোভাবেই চালের দাম বাড়ানো যাবে না।অন্যথায় সরকার চাল আমদানির অনুমতি দেবে বলে জানান তিনি।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1903.csv b/Bangla_fin_news_articles/1903.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..976213579c209198d4a2fb369ca7a1758404fb61 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1903.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1903,মিয়ানমারপাকিস্তান থেকে পেঁয়াজ এলো,2020-09-29,অনলাইন ডেস্ক,ভারত বন্ধ করে দেওয়ার পর বিকল্প দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু করেছে বাংলাদেশ। ইতোমধ্যে মিয়ানমার ও পাকিস্তান থেকে দেশে পেঁয়াজ এসেছে।মঙ্গলবার মিয়ানমার থেকে আমদানি করা ৫৮ মেট্রিক টন পেঁয়াজ চট্টগ্রাম বন্দরে খালাস করা হয়। এসব পেঁয়াজ আমদানি করে চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান কায়েল স্টোর। এটা মিয়ানমার থেকে আসা পেঁয়াজের প্রথম চালান। এরপরচট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পাকিস্তান থেকে এসেছে আরো ১১৬ টন পেঁয়াজ। গ্রিন ট্রেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান এই পেঁয়াজ আমদানি করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ৬ সেপ্টেম্বর পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি নিয়েছিল।বন্দর সচিব ওমর ফারুক জানান পেঁয়াজের চালান খালাসে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1904.csv b/Bangla_fin_news_articles/1904.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1da8cc5a53ac8dd2f77fd4f1caa7095b5dd7ad17 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1904.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1904,করোনাকালে শ্রমিকদের পাওনা বঞ্চিত ইস্যুতে চাপ বাড়ছে ব্র্যান্ডদের ওপর,2020-09-29,রিয়াদ হোসেন,করোনার সময়ে বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী বহু শ্রমিক কাজ হারিয়েছে। অনেক কারখানার শ্রমিক মজুরিসহ অন্যান্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হয়েছে কিংবা কম পেয়েছে। যেসব কারখানার শ্রমিক এ ধরনের উপায়ে পাওনা বঞ্চিত হয়েছে ঐসব কারখানা থেকে পণ্য নেওয়া আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলোর ওপর চাপ তৈরি হচ্ছে। ইউরোপভিত্তিক আন্তর্জাতিক শ্রমিক অধিকার প্ল্যাটফরম ক্লিন ক্লথস ক্যাম্পেইন সিসিসি গতকাল থেকে পে ইওরস ওয়ার্কার নামে একটি প্রচারণা শুরু করেছে। বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড এইচঅ্যান্ডএম প্রাইমার্ক এবং নাইকিকে শুরুতে এ বিষয়ে টার্গেট করা হয়েছে। এসব ব্র্যান্ডের পণ্য সরবরাহকারী কারখানার শ্রমিকরা যাতে পুরো পাওনা পায় তা নিশ্চিত করতে এই প্রচারণা শুরু করেছে। বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ডগুলোর ওপর শ্রমিক অধিকার রক্ষায় কাজ করা গ্রুপ হিসেবে সিসিসির প্রভাব রয়েছে। তাদের মতামত কিংবা আন্দোলনকে বিশেষ গুরুত্ব দেয় ক্রেতা প্রতিষ্ঠান ও ব্র্যান্ডগুলো। সম্প্রতি সিসিসি এক হিসাবে দেখিয়েছে করোনার শুরুর প্রথম তিন মাসে বিশ্বব্যাপী গার্মেন্টস খাতের শ্রমিকরা প্রায় ৫৮০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ পাওনা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৪৯ হাজার কোটি টাকা।দেশে গত মার্চ থেকে করোনার প্রকোপ শুরু হওয়ার পর এক মাসের বেশি সময় গার্মেন্টস কারখানা বন্ধ ছিল। এই সময়ে বহু কারখানার শ্রমিক চাকরি হারায়। আবার অনেক কারখানা শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ করেনি বলেও অভিযোগ রয়েছে। সরকারের শ্রম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের ডিআইএফই হিসাবে প্রায় ২৬ হাজার পোশাকশ্রমিক কাজ হারিয়েছে। অন্যদিকে শ্রমিক সংগঠনগুলোর দাবি এই সংখ্যা প্রায় ৮০ হাজার। এর মধ্যে অনেকেই তাদের পাওনা পায়নি। আবার কেউ কেউ কম পেয়েছে। করোনার সময়ে বন্ধ থাকা কারখানার শ্রমিকরা মোট বেতনের ৬০ শতাংশ পেয়েছে।ঐ সময়ে বিশ্বব্যাপী সরবরাহ চেইনে বড় ধরনের ধাক্কা লাগে। একের পর এক বাতিল হতে থাকে রপ্তানি আদেশ। তৈরি পোশাকশিল্পমালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর হিসাবে প্রায় ৩২০ কোটি ডলারের রপ্তানি আদেশ স্থগিত হয়েছিল। এসব কারণে অনেক কারখানা শ্রমিকদের পাওনা অর্থ পরিশোধ করতে পারেনি। যদিও অর্থ পরবর্তী সময়ে স্থগিত রপ্তানি আদেশের বেশির ভাগই ফেরত এসেছে বলে খোদ বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক জানিয়েছেন। অন্যদিকে শ্রমিকদের অর্থ পরিশোধে সরকারও কয়েক দফায় এ খাতের উদ্যোক্তাদের ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি প্রণোদনার আওতায় ঋণসহায়তা দিয়েছে।এইচঅ্যান্ডএম প্রাইমার্ক ও নাইকির নাম উল্লেখ করে সিসিসির পক্ষ থেকে বলা হয় করোনা অতিমারির সময়ে আলোচ্য ব্র্যান্ডগুলোর সরবরাহ চেইনে বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ শ্রমিক কাজ হারিয়েছে এবং তাদের পুরো পাওনা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এসব শ্রমিকের পাওনা পরিশোধে ব্র্যান্ডগুলোকে দায়িত্ব নিতে হবে। কেননা ব্র্যান্ডগুলোর অনেকেই ক্রয়াদেশ প্রত্যাহার করেছে। কিছু দেশে মোট বেতনের ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকার অনুমতি দিয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে অর্থাত্ শ্রমিকদের পাওনা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে সরবরাহ চেইনে টেকসই ব্যবস্থা রাখার দাবিও রয়েছে সিসিসির প্রচারণায়। ঐ সময়ে এইচঅ্যান্ডএমসহ আরো দুইএকটি ব্র্যান্ড বাংলাদেশ থেকে ক্রয়াদেশ প্রত্যাহার করেনি। শুধু তাই নয় তারা রপ্তানি আদেশের পণ্যের দামেও ডিসকাউন্ট চায়নি এবং পরবর্তী ক্রয়াদেশ দেওয়ার ক্ষেত্রেও সব সরবরাহকারী কারখানাকে বিবেচনায় নিয়েছে বলে জানা গেছে কিন্তু প্রাইমার্কসহ বাদবাকি বেশির ভাগই করোনাকালের কঠিন পরিস্থিতিতে তাদের দায় এড়িয়ে গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1905.csv b/Bangla_fin_news_articles/1905.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f2a54f2bc3e377803b33472e9a3ffa40142b6ada --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1905.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1905,১ অক্টোবর থেকে মাস্কাটে ইউএসবাংলার ফ্লাইট,2020-09-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১ অক্টোবর থেকে ঢাকামাস্কাটঢাকা রুটে সপ্তাহে দুটি শিডিউল ফ্লাইট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেসরকারি খাতের অন্যতম এয়ারলাইন্স ইউএসবাংলা। রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় ইউএসবাংলা সোম ও বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে মাস্কাটের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে এবং পরের দিন মঙ্গল ও শুক্রবার স্থানীয় সময় রাত ১টায় মাস্কাটে অবতরণ করবে।অপর দিকে মাস্কাট থেকে মঙ্গল ও শুক্রবার স্থানীয় সময় রাত ২টায় মাস্কাট থেকে ঢাকার উদ্দেশে উড্ডয়ন করবে এবং সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয় বর্তমানে ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স আন্তর্জাতিক রুট গুয়াংজু ও দোহায় ফ্লাইট পরিচালনা করছে। খুব শিগগিরই ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স অন্যান্য আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করার পরিকল্পনা করছে। বর্তমানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম কক্সবাজার সিলেট যশোর সৈয়দপুর রাজশাহী বরিশাল রুটে সকল ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।টিকেট রিজার্ভেশন সংক্রান্ত যেকোনো তথ্যের জন্য আপনার নিকটস্থ ট্রাভেল এজেন্ট অথবা এয়ারলাইন্সের নিজস্ব সেলস সেন্টারে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করছে ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স। এছাড়া ০১৭৭৭৭৭৭৮০০৬ অথবা ১৩৬০৫। নম্বরেও যোগাযোগ করা যাবে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1906.csv b/Bangla_fin_news_articles/1906.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dc28bae72cb0d23763d2b51b69b6b95b240d526b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1906.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1906,বিদেশে নিযুক্ত কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন,2020-09-27,নিজস্ব প্রতিবেদক,কীভাবে বাংলাদেশি পণ্য বিশ্ববাজারে আরও গ্রহণযোগ্যতা পেতে পারে মেইড ইন বাংলাদেশ খ্যাত পণ্যের রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণের বিষয়ে বাস্তব জ্ঞান লাভ করতে ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন করেছেন নবনিযুক্ত কমার্শিয়াল কাউন্সিলরগণ। তারা প্রাপ্ত অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বিশ্বের সম্ভাবনাময় দেশগুলোতে বাংলাদেশি পণ্যের প্রমোশনাল ব্র্যান্ডিং এর মাধ্যমে নতুন রপ্তানি বাজার সৃষ্টি ও বাণিজ্য সম্প্রসারণের চেষ্টা চালাবেন।শনিবার ২৬ সেপ্টেম্বর গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন শেষে এমন প্রত্যয় ব্যক্ত করেন বিদেশে বাংলাদেশি দূতাবাসে নবনিযুক্ত কমার্সিয়াল কাউন্সিলরগণ। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব নাহিদ আফরোজের নেতৃত্বে নবনিযুক্ত কমার্সিয়াল কাউন্সিলরদের প্রতিনিধিদলে রয়েছেন তেহরানে নিয়োগপ্রাপ্ত ড. জুলিয়া মঈন ইয়াংগুণে নিযুক্ত শাহেদুল আকবর খান সিউলে ড. মিজানুর রহমান লসএঞ্জেলসে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর এস এম খুরশিদউলআলম ব্রাসেলসে নিয়োগপ্রাপ্ত সফিউল আজম এবং কুনমিংয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল দপ্তরের প্রথম সচিব বজলুর রশীদ।ওই প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মিরাজুল ইসলাম উকিল ও সৈয়দা নাহিদা হাবিবাসহ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সহকারী প্রধান শামীমা আক্তার।কারখানা পরিদর্শন শেষে ড. জুলিয়া মঈন বলেন বাংলাদেশ যে অনেক এগিয়ে গেছে ওয়ালটন কারখানা দেখে আজ সেটা ভালোভাবে উপলব্ধি করতে পারলাম। ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদনে বাংলাদেশের সক্ষমতা তৈরি হয়েছে দেখে আজ আমরা গর্বিত। বহির্বিশ্বে বাংলাদেশকে ব্র্যান্ডিং করবে ওয়ালটন।মিরাজুল ইসলাম উকিল বলেন ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে ওয়ালটন। আগে বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলাদেশে কাজের সুযোগ ছিলোনা। কিন্তু আজ দেখলামদেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলাদেশেই কাজের সুযোগ সৃষ্টি করেছে ওয়ালটন। যা কিনা দেশের জন্য খুবই ভালো।এস এম খুরশিদউলআলম বলেন ওয়ালটন কারখানায় এসে আমরা দেখলাম একটা পণ্যের এ টু জেড আমাদের দেশেই উৎপাদিত হচ্ছে। যা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। আমরা যারা কমার্শিয়াল কাউন্সিলর হিসেবে বিভিন্ন দেশে যাচ্ছি বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব এবং বহিঃর্বিশ্বে তুলে ধরার ক্ষেত্রে এ অভিজ্ঞতা আমাদের ব্যাপক কাজে লাগবে। ওয়ালটনের তৈরি পণ্য আরও বেশি বহিঃর্বিশ্বে সম্প্রসারণ করতে পারি তার চেষ্টা আমরা করবো।এর আগে সকালে অতিথিরা ওয়ালটন কারখানা কমপ্লেক্সে পৌঁছালে তাদেরকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আলমগীর আলম সরকার এবং ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ইউনিটের প্রেসিডেন্ট এডওয়ার্ড কিম।এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেনএক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ইউসুফ আলী ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জাহিদুল ইসলাম অ্যাকটিং হেড অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ইয়াসির আল ইমরান ডেপুটি অপারেটিভ ডিরেক্টর আব্দুর রউফ সিনিয়র অ্যাডিশনাল অপারেটিভ ডিরেক্টর মোহসিন আলী মোল্লা প্রমুখ।আরও পড়ুন ...১০ গুণ বেশি দামে কেনা হয় যন্ত্রপাতিকারখানা প্রাঙ্গণে পৌঁছে অতিথিরা প্রথমে ওয়ালটনের বিশাল কর্মযজ্ঞের ওপর নির্মিত ভিডিও ডকুমেন্টারি উপভোগ করেন। পরে তারা ওয়ালটনের সুসজ্জিত প্রোডাক্ট ডিসপ্লে সেন্টার ঘুরে দেখেন।এরপর তারা ওয়ালটনের বিশ্বমানের রেফ্রিজারেটর উৎপাদন প্রক্রিয়া সরেজমিনে পর্যবেক্ষণে যান। পর্যায়ক্রমে অতিথিরা ওয়ালটনের মেটাল কাস্টিং ফাউন্ড্রি কম্প্রেসর এয়ার কন্ডিশনার টেলিভিশন এসএমটি প্রোডাকশন পিসিবি কম্পিউটার এবং মোবাইল ফোন উৎপাদন ইউনিট ঘুরে দেখেন।উল্লেখ্য বিশ্বমানের প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদনে ওয়ালটন একটি প্রশংসিত নাম। গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ৭৫০ একরেরও বেশি জায়গাজুড়ে স্থাপন করা হয়েছে ওয়ালটনের অত্যাধুনিক কারখানা। এখানে ফ্রিজ টিভি এসি ল্যাপটপ কম্পিউটার মোবাইল ফোন হোম ও ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্স লিফটসহ বিভিন্ন উচ্চমানের পণ্য তৈরি হচ্ছে।উৎপাদনের পাশাপাশি বিভিন্ন পণ্যের গবেষণা ও উন্নয়ন মান নিয়ন্ত্রণ আন্তর্জাতিক ব্যবসা ইউনিটসহ বিভিন্ন বিভাগ গড়ে তুলেছে। দেশের চাহিদা মিটানোর পাশাপাশি ওয়ালটনের তৈরি আন্তর্জাতিক মানের পণ্য রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।ওয়ালটনের টার্গেটবিশ্বের সেরা গ্লেবাল ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ডে পরিণত হওয়া। সেই লক্ষ্যে বাস্তবায়নে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির পণ্য উচ্চগুণগতমান ও প্রতিযোগীমূল্য সক্ষমতা দিয়ে দ্রুত জয় করে নিচ্ছে বিশ্ব ক্রেতাদের আস্থা। বাড়ছে রপ্তানি বাণিজ্য। ওয়ালটন তথা বাংলাদেশে তৈরি প্রযুক্তিপণ্যের রপ্তানি বাজার দ্রুত সম্প্রসারণে এবার কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের সহযোগিতা আরও বাড়বে। তারা দেশীয় হাইটেক শিল্পের অগ্রগতি সম্পর্কে অর্জিত অভিজ্ঞতা নতুন সম্ভাবনাময় রপ্তানি বাজার সৃষ্টিতে কাজে লাগাবেন।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1907.csv b/Bangla_fin_news_articles/1907.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..25180fcd49b24adb6bed0a54bb6bb9686bd80011 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1907.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1907,বাজারে এলো লিফানের ৩ টি নতুন মডেলের বাইক,2020-09-27,অনলাইন ডেস্ক,বাজারে এলো চাইনিজ মোটরবাইক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম লিফানের ৩টি নতুন মডেলের বাইক লিফান কে১৯ লিফান এক্সপেক্ট এবং কেপিটি ডুয়াল চ্যানেল এবিএস।দ্বিচক্রযান একত্রীকরণ ও পরিবেশনকারী প্রতিষ্ঠান রাসেল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড সম্প্রতি লিফানের এ ৩টি নতুন মডেলের বাইক উন্মোচন করেছে।নতুন আসা এ মডেলগুলোতে ওয়াটার কুলড ইঞ্জিন রয়েছে যা আরও বেশি শক্তি সরবরাহ করে। সর্বশেষতম এ সংস্করণগুলো দ্বিতীয় প্রজন্মের এনবিএফ টু থেকে উন্নত সিএক্স গিয়ার ওয়াটার কুল্ড ১৬৫১৫০ সিসি ইঞ্জিনটি সর্বোচ্চ শক্তিতে এবং সর্বোচ্চ টর্কে পৌঁছাতে পারে। ভিন্ন ভিন্ন রঙে এ মডেলগুলো বাজারে ছাড়া হচ্ছে।লিফান কে১৯ লর্ড অব দ্য ক্রুজার এবং কেপিটি ডুয়াল চ্যানেল এবিএস এ দুটো মডেলকে তৈরি করা হয়েছে আরও সমৃদ্ধ ও আরও উন্নত কনফিগারেশনে। অন্যদিকে লিফান এক্সপ্যাক্ট মডেলটিও দুর্দান্ত এবং দক্ষ ডার্ট বাইক হিসেবে পরিচিত। এর শক্তিও বৃদ্ধি করা যায়। বাংলাদেশে ক্রুজার বাইকের মধ্যে সেরা আউটলুক আর সর্বোচ্চ পাওয়ার আউটপুট নিয়ে হাজির হয়েছে লিফানের নতুন মডেল কে১৯ বাইকটি। এটি মূলত তৈরি করা হয়েছে আধুনিক প্লাস্টিক আর্টস ও এরোডায়ানামিকের যুথবদ্ধতায় এবং স্থিতিশীল নিয়ন্ত্রণইন্টিগ্রেটেড নকশা উচ্চ গতির সাথে আরামের কথা বিবেচনা করেই। নতুন আসা এ বাইকগুলো কাদামাখা রাস্তা পিচ্ছিল এবং নুড়ি পাথর বিছানো রাস্তাতেও যথেষ্ট স্থিতিশীল কর্মক্ষমতা নিশ্চিত করে।আরও পড়ুন ...ক্ষমতাসীন ছাত্রনেতারাই সবসময় অভিযুক্ত হয়অন্যদিকে আধুনিক দ্বৈত চ্যানেল এবিএস এবং ২৮মিমি অ্যালুমিনিয়াম ফ্যাট বার হ্যান্ডেলসহ কেপিটি ১৫০ এর আরেকটি মডেলও বাজারে ছাড়া হয়েছে।এ বিষয়েরাসেল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান আবসার রাসেল বলেন বহুদিন ধরেই বাংলাদেশের বাইক চালকদের আগ্রহের তালিকায় ছিল লিফান সিরিজের নতুন বাইকগুলো। গ্রাহকদের জন্য লিফানের পক্ষ থেকে আমরা নতুন মডেলগুলো বাজারে ছাড়তে পেরে গর্বিত ও আনন্দিত।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1908.csv b/Bangla_fin_news_articles/1908.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..430a21aeae7328bd0b7c058997ae5453bc69f51c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1908.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1908,ক্রেডিট কার্ডের সর্বোচ্চ সুদ নির্ধারণ করল কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2020-09-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কেনাকাটা কিংবা কোনো বিল পরিশোধের ক্ষেত্রে ক্রেডিট কার্ডের জুড়ি নেই। আবার নগদ টাকার বিকল্প হিসাবেও ক্রেডিট কার্ডের সুবিধাও অনেক। তবে সুবিধার চেয়ে অসুবিধার দিক রয়েছে। ক্রেডিট কার্ডের সুদের কারণে অতিষ্ঠ ব্যবহারকারীরা। ব্যাংকগুলো ইচ্ছামতো সুদ কষে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনাও মানে না ব্যাংকগুলো।এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে বারবার নির্দেশনা দিচ্ছে। এবার ক্রেডিট কার্ডের সর্বোচ্চ সুদহার নির্ধারণ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে ব্যাংকগুলো ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকদের কাছ থেকে ২০ শতাংশের বেশি সুদ নিতে পারবে না। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। আগামী ১ অক্টোবর থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ২০১৭ সালের ৩ আগস্ট ক্রেডিট কার্ড বিষয়ে একটি নীতিমালা জারি করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। তাতে বলা হয়েছিল ক্রেডিট কার্ডের সুদের হার সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের অন্যান্য ঋণের সর্বোচ্চ সুদহারের চেয়ে ৫ শতাংশের বেশি হবে না এবং এই সুদহার কেবল অপরিশোধিত বকেয়া স্থিতির ওপর প্রযোজ্য হবে।ঐ নীতিমালার নির্দেশনা অনুযায়ী ক্রেডিট কার্ডে নির্ধারিত সীমার সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ আগাম হিসেবে নগদ উত্তোলন করা যাবে এবং ক্রেডিট কার্ডের বিপরীতে গ্রাহককে কোনো আনসলিসিটেড ঋণ বা অন্য কোনো ঋণ দেওয়া যাবে না।কিন্তু সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে কোনো কোনো ব্যাংক উক্ত নির্দেশনা লঙ্ঘন করে ক্রেডিট কার্ডের বিপরীতে বিভিন্ন নামে বিভিন্ন প্রকার নগদে উত্তোলনযোগ্য ঋণসুবিধা দিচ্ছে যা ব্যাংকের ঋণঝুঁকি বৃদ্ধি করছে এবং এ ধরনের ঋণের ওপর ফ্ল্যাট রেটে অযৌক্তিকভাবে বেশি সুদ আরোপআদায় করছে যা গ্রাহকের স্বার্থ ক্ষুণ্ন করছে।এছাড়া কোনো কোনো ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডের পরিশোধ না করা বিলের ওপর লেনদেনের তারিখ থেকেই সুদ আরোপ এবং পরিশোধ না করা বিলের বিপরীতে প্রগ্রেসিভ রেটে বিলম্ব ফি আদায় করছে বলেও অভিযোগ পাওয়ার কথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।ব্যাংক ও ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহারকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে সুদের হারই ক্রেডিট কার্ডের একমাত্র ব্যয় নয়। সময়মতো মাসিক মূল্য পরিশোধ না করলে জরিমানা গুনতে হয়। এজন্য ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার বেশ বিপজ্জনক হয়ে ওঠে সময়জ্ঞান না থাকলে। ক্রেডিট কার্ড দিয়ে নগদ টাকা তুললে গুনতে হয় বাড়তি ফি।ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারী জানিয়েছেন ব্যাংকের মার্কেটিং প্রতিনিধিদের অনুরোধ ও তাদের মিষ্টভাষী প্রচারণায় ক্রেডিট কার্ডের গ্রাহক হবার ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ হয়েছেন। ব্যাংকগুলোর মার্কেটিং পলিসির কাছে হেরে গিয়ে কার্ড নিয়েছেন অনেক গ্রাহক। ব্যাংক তাদের সঙ্গে শর্ত প্রযোজ্য দিয়ে ভয়াবহ প্রতারণা করছে।ব্যাংকগুলো কাগজে করলে অনেক কম সুদ নেওয়ার কথা বললেও বাস্তবে ১৪০ শতাংশ পর্যন্ত সুদ নেওয়ারও প্রমাণ পাওয়া গেছে। ব্যাংকের এ প্রতারণা সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে ব্যাংকার জন প্রতিনিধি সরকারি কর্মকর্তা কেউই বাদ পড়েন না। এদের মধ্যে যারা একটু সচেতন তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের দ্বারস্থ হচ্ছেন। বাকিরা এ ক্রেডিট কার্ডের ফাঁদে অর্থদণ্ড দিতে বাধ্য হচ্ছেন।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1909.csv b/Bangla_fin_news_articles/1909.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3455f32afb772a5763758f323e2f0bf51402fc60 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1909.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1909,চক্রবৃদ্ধি সুদহার একটি জটিল বিষয়,2020-09-25,এম এ খালেক,ব্যাংকিং সেক্টরে চক্রবৃদ্ধি সুদহারের নেতিবাচক প্রভাব এবং এর ক্ষতিকর দিক নিয়ে ইত্তেফাক পত্রিকায় ২ সেপ্টেম্বর ২০২০ একটি সংবাদ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনটি নানা কারণেই বিশেষভাবে উল্লেখের দাবি রাখে।চক্রবৃদ্ধি সুদহার ব্যাংকিং সেক্টরের জন্য একটি দুষ্টক্ষত হিসেবে অনেক দিন ধরেই বিদ্যমান রয়েছে। চক্রবৃদ্ধি সুদহার সাধারণ ঋণগ্রহীতাদের নিঃশব্দ ঘুণে পোকার মতো কুরে কুরে খাচ্ছে। প্রকাশিত প্রতিবেদনে যদিও চক্রবৃদ্ধি সুদহার নিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়নি তবুও বিষয়টি নতুন করে আলোচনায় নিয়ে আসা হয়েছে এটাই বা কম কীসেরকরোনা সংক্রমণকালীন সময়ে ঋণগ্রহীতাদের নিরাপত্তা বিধানকল্পে বাংলাদেশ ব্যাংক শিডিউল ব্যাংকসমূহকে বেশ কিছু ইতিবাচক নির্দেশনা দিয়েছে। যেমনঋণের কিস্তি পরিশোধে অপারগ উদ্যোক্তাদের একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ঋণখেলাপি না করা ঋণের ওপর আরোপিত সুদহার ৯ শতাংশ নির্ধারণ এবং আমাদের ওপর প্রদেয় সুদের সর্বোচ্চ হার রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ক্ষেত্রে সাড়ে ৫ শতাংশ এবং ব্যক্তি মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে ৬ শতাংশ নির্ধারণ করে দেওয়া ইত্যাদি।যদিও অনেক ব্যাংক এখনো এসব নির্দেশনা পুরোপুরি পরিপালন করেনি। এমনকি ব্যাংকগুলোকে করোনাকালীন সময়ে বিভিন্ন সেক্টরের জন্য যে আর্থিক প্রণোদনা প্রদানের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে তাও কোনো কোনো ক্ষেত্রে কার্যকর করা হয়নি। এসব প্রতিবন্ধকতার পাশাপাশি ব্যাংক ঋণের জন্য চক্রবৃদ্ধি সুদহারের পরিবর্তে সরল সুদ আরোপের ইস্যুটি আলোচনায় এসেছে।চক্রবৃদ্ধি সুদ কী তা উদাহরণ দিয়ে বোঝানো যেতে পারে মনে করি মি. করিম কোনো একটি ব্যাংক থেকে বার্ষিক ১০ শতাংশ সুদ প্রদানের শর্তে ১০০ টাকা ঋণ গ্রহণ করলেন। চারটি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে এই ঋণ পরিশোধ করবেন। প্রতি কিস্তি হতে পারে সাড়ে চার টাকা দুই টাকা আসল ২.৫০ টাকা সুদ ৪.৫০ টাকা। কিন্তু মি. করিম যে কোনো কারণেই হোক প্রতি ত্রৈমাসিকে দুই টাকা পরিশোধ করতে সমর্থ হলেন। তাহলে এই দুই টাকা তার পাওনার সুদের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করা হবে। তাহলে বছরান্তে মি. করিমের কাছে ব্যাংকের পাওনা মোট সুদের পরিমাণ কমে দাঁড়াবে দুই টাকা। কারণ তিনি যে আট টাকা পরিশোধ করেছেন তা সুদের সঙ্গে সমন্বয় করার পর আরো দুই টাকা সুদ থেকে যাবে।পরের বছর ব্যাংক মি. করিমের কাছে ১০০ টাকা মূল ঋণ দুই টাকা অনাদায়ী সুদ অর্থাত্ মোট ১০২ টাকার ওপর সুদ আরোপ করবে। পরবর্তী বছর আবারও যদি তিনি আট টাকা পরিশোধ করেন তাহলে সেই বছরের জন্য ব্যাংক মোট ১০৪ টাকার ওপর সুদ আরোপ করবে। অর্থাত্ ব্যাংক প্রদত্ত ঋণের ওপর আরোপিত সুদ পুরোটা আদায় না করে মূল ঋণাঙ্ক এক টাকাও কমাবে না। এভাবে একজন ঋণগ্রহীতা বছরের পর বছর কিস্তি পরিশোধ করেও ঋণের বেড়াজাল থেকে মুক্তি পান না। অথচ ব্যাংক যদি সিম্পল ইন্টারেস্ট রেট প্রয়োগ করত তাহলে এই সমস্যা থেকে সহজেই একজন ঋণগ্রহীতা মুক্তি পেতে পারত। ঋণগ্রহীতার ঋণের কিস্তি পরিশোধ অধিকতর সহজীকরণ করা সম্ভব হতো। এতে ঋণগ্রহীতার খেলাপি হওয়ার সম্ভাবনাও কমে যেত। অথচ ঋণ পরিশোধের এই পদ্ধতিগত জটিলতার কারণে ঋণ আদায় কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে।খেলাপি ঋণের পরিমাণ ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে বিভিন্ন আইনি সুবিধা দিয়ে যেভাবে খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমিয়ে দেখানোর চেষ্টা করা হচ্ছে তা মোটেও কাম্য হতে পারে না। কারণ এতে শুধু ব্যাংকের লেজার ক্লিন দেখানো যাবে কিন্তু কোনোভাবেই খেলাপি ঋণ আদায় হবে না। কৌশল প্রয়োগ করে খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমিয়ে দেখানোর মধ্যে কোনো কৃতিত্ব নেই। বরং কিস্তি আদায়ের মাধ্যমে খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমিয়ে আনাটাই এ মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি।প্রশ্ন হলো এই অবস্থা থেকে উত্তরণের কোনো সহজ উপায় আছে কি আমরা কি চেষ্টা করলে চক্রবৃদ্ধি সুদহার থেকে ঋণগ্রহীতাদের মুক্তি দিতে পারি না উল্লেখ্য বর্তমানে ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণকে কোনো দয়া বা করুণা হিসেবে বিবেচনা করা হয় না। বরং এটা একজন উদ্যোক্তা বা ঋণগ্রহীতার একধরনের রাষ্ট্রীয় অধিকার। কারণ একজন উদ্যোক্তা ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে তার নিজের আর্থিক অবস্থার উন্নতির পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন তথা ব্যাপকভিত্তিক কর্মসংস্থান ও দারিদ্র্য বিমোচনের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। তাই প্রতিটি দেশেই একজন সত্ ও ভালো উদ্যোক্তাকে বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সিআইপি মর্যাদা দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু পদ্ধতিগত জটিলতার কারণে সম্ভাবনাময় অনেক উদ্যোক্তা এবং ঋণগ্রহীতা খেলাপিতে পরিণত হয়ে যাচ্ছেন।ঋণখেলাপি কালচারের জন্য শুধু ঋণগ্রহীতা এককভাবে দায়ী নন। ব্যাংকের একশ্রেণির অসত্ এবং অর্থলোভী কর্মকর্তাও কম দায়ী নন। অথচ ঋণখেলাপির পুরো দায়ভার ঋণগ্রহীতাকেই বহন করতে হয়। ব্যাংকের ঋণ হিসাব কার্যক্রমে নানা ধরনের মারপ্যাঁচ আছে। এসব মারপ্যাঁচের কারণে গ্রাহক অনেক সময় ক্ষতিগ্রস্ত হন। অথচ এসব গ্রাহকের প্রতি সহানুভূতি দেখানো হলে তারা ভালো গ্রাহক হিসেবে অবদান রাখতে পারেন। অনেকেই প্রশ্ন করতে পারেন চক্রবৃদ্ধি সুদহার থেকে গ্রাহককে উদ্ধার করার জন্য কী করা যেতে পারে ঋণ হিসাব ক্যালকুলেট করার পদ্ধতি পরিবর্তনের মাধ্যমে খুব সহজেই এই অবস্থা থেকে উত্তরণ ঘটানো যেতে পারে।একজন ঋণগ্রহীতা প্রতি ত্রৈমাসিকে বা বছরে যে টাকা ব্যাংকে পরিশোধ করবে তা প্রথমেই তার কাছে পাওনা মূল ঋণ বা প্রিন্সিপাল লোনের সঙ্গে সমন্বয় করা যেতে পারে। আরোপিত কিন্তু অনাদায়ি সুদ একটি সুদবিহীন ব্লক অ্যাকাউন্টে রাখা যেতে পারে। মূল ঋণ পুরোটা পরিশোধিত হওয়ার পর ব্লক অ্যাকাউন্ট থেকে সুদ সমন্বয় করা যেতে পারে। একটি উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। মি. করিম প্রথম বছর যে আট টাকা ব্যাংকে জমা দিলেন তা তার মূল ঋণের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করতে হবে। তার অ্যাকাউন্টের ওপর আরোপিত ১০ টাকা সুদ ব্লক অ্যাকাউন্ট থাকবে। তাহলে পরবর্তী বছর ব্যাংক তার মূল ঋণ ৯২ টাকা ১০০ টাকাআট টাকা ৯২ টাকার ওপর সুদ আরোপ করবে।দ্বিতীয় বছর তিনি আরো আট টাকা পরিশোধ করলে তার মূল ঋণ কমে আসবে ৮৪ টাকায়। এভাবে একসময় তার মূল ঋণের পুরোটাই সমন্বয় হয়ে যাবে। মূল ঋণ সমন্বয় সাধিত হওয়ার পর ব্যাংক মি. করিমের নামে সুদবিহীন ব্লক অ্যাকাউন্টে টাকা সমন্বয় করবে। এটা করা হলে গ্রাহক কিছুটা হলেও চক্রবৃদ্ধি সুদের হাত থেকে রেহাই পাবেন। অনেকেই বলে থাকেন আগে প্রিন্সিপাল লোনের সঙ্গে কিস্তি সমন্বয় করা হলে ব্যাংক আর্থিকভাবে কিছুটা হলেও ক্ষতির মুখোমুখি হবে। ব্যাংক কিছুটা কম লাভ করলেও অ্যাকাউন্ট ক্লিন রাখাটা কি বেশি জরুরি নয়লেখক অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিষয়ক কলাম লেখকইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1910.csv b/Bangla_fin_news_articles/1910.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bc92cc68b9f309b6e47c4d2ea6bc4ee0887310c5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1910.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1910,পুঁজিবাজারের বিশেষ তহবিলের সুদহার কমাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2020-09-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে বিশেষ তহবিল গঠনে অর্থ সংগ্রহের সুদহার কমানো হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রেপো সুবিধার মাধ্যমে এখন থেকে ৪ দশমিক ৭৫ শতাংশে অর্থ সংগ্রহ করতে পারবে ব্যাংকগুলো।এতদিন সুদহার ছিল ৫ শতাংশ। পাশাপাশি পুঁজিবাজারের ভালো কোম্পানির বন্ড ছাড়তে উৎসাহ দিতে এবং ব্যাংকগুলোর বন্ডে বিনিয়োগ বাড়াতে বিশেষ ছাড় দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপার ভিশন এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে বিশেষ তহবিল গঠন এবং বিনিয়োগের নীতিমালা বিষয়ে নির্দেশনায় বলা হয়েছে পুঁজিবাজারে বিশেষ তহবিল গঠনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক হতে রেপো সুবিধার মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহের ক্ষেত্রে সুদহার ৫ শতাংশের স্থলে ৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ হবে। তালিকাভুক্ত কর্পোরেট বন্ডডিবেঞ্চারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ন্যূনতম সুদহার ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা আছে। তবে ভালো কোম্পানিগুলো বন্ড বাজারে আনলে কম সুদে বিনিয়োগ করতে পারবে ব্যাংকগুলো।আরো পড়ুন ... ...প্রথম দিনেই সর্বোচ্চ দামে ওয়ালটন শেয়ারের লেনদেন শুরুনির্দেশনায় বলা হয়েছে ভেরিয়েবল রেট ন্যূনতম সুদের হার কুপন প্রদানের মাসের অব্যবহিত পূর্বে সমাপ্ত মাসে বিদ্যমান সর্বশেষ ইস্যুকৃত ১০ বছর মেয়াদি ট্রেজারি বন্ডের সুদহার ১.০০ শতাংশ এর কম নয়। বর্তমানে ট্রেজারি বন্ডের সুদহার ৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ রয়েছে।সম্পদভিত্তিক বন্ড বা সুকুরের বিনিয়োগের সুদহার আগে নির্ধারিত ছিল না। তবে এখন থেকে ফিক্সড রেট ন্যূনতম ৮ শতাংশ কুপনমুনাফাবাহী হতে হবে। তবে ভালো কোম্পানির সাড়ে ৭ থেকে ৮ শতাংশে সম্পদভিত্তিক বন্ড ইস্যু করতে পারবে।ভেরিয়েবল রেট ন্যূনতম মুনাফা বা সুদের হার কুপন প্রদানের মাসের অব্যবহিত পূর্বে সমাপ্ত মাসে বিদ্যমান সর্বশেষ ইস্যুকৃত ১০ বছর মেয়াদি ট্রেজারি বন্ডের সুদহার ০.৫০ শতাংশ এর কম নয়।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1911.csv b/Bangla_fin_news_articles/1911.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0049dc4ff83fd6c8ad7232a49ac220fbc50ed729 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1911.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1911,প্রথম দিনেই সর্বোচ্চ দামে ওয়ালটন শেয়ারের লেনদেন শুরু,2020-09-24,অনলাইন ডেস্ক,ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো দেশীয় ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ারের লেনদেন। প্রথম দিনের প্রথম ট্রেডেই শেয়ারের দর বেড়ে সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। আইপিও লটারিতে পাওয়া ২৫২ টাকার শেয়ার প্রথম দিনে লেনদেন হয়েছে ৩৭৮ টাকায়।ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী সানাউল হক বলেনপুঁজিবাজারেওয়ালটনের তালিকাভূক্তি একটি মাইলস্টোন। মন্দ অবস্থা থেকে ভালোর দিকেপুঁজিবাজারের ইউটার্নে ওয়ালটন দিক নির্দেশানমূলক ভূমিকা রাখবে। তার প্রত্যাশা দেশের পূঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর চেয়েও ভালো করবে ওয়ালটন।বুধবার ২৩ সেপ্টেম্বর সকাল দশটায় দেশেরপুঁজিবাজারে শুরু হয় ওয়ালটন শেয়ারের লেনদেন। তার আগে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এবং ওয়ালটনের মধ্যে তালিকাভুক্তির চুক্তি হয়। যাতে স্বাক্ষর করেন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএম আশরাফুল আলম এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চিফ রেগুলেটরি অফিসার আব্দুল লতিফ।সেসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর এমডি কাজী সানাউল হক সিএফও আব্দুল মতিন পাটোয়ারি ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম নূরুল আলম রেজভী পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম মুর্শেদ সিএফও আবুল বাশার হাওলাদার ডিএমডি নজরুল ইসলাম সরকার ও ইভা রিজওয়ানা নির্বাহী পরিচালক হুমায়ুন কবীর উদয় হাকিম কোম্পানি সচিব পার্থ প্রতীম দাশ ট্রিপল এর চেয়ারম্যান আরিফ আহমেদ এমডি ওবায়দুর রহমান প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট এর সিএফও খন্দকার রায়হান স্যাটকম এর ভাইস চেয়ারম্যান স্বদেশ রঞ্জন সাহা প্রমুখ।লেনদেনের প্রথম প্রহরে বড় কেক কাটা হয়। অতিথিরা ঘন্টা বাজিয়ে ওয়ালটন শেয়ার লেনদেন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। পুঁজিবাজারেরসার্কিট ব্রেকার আইন অনুযায়ী কোনো কোম্পানির শেয়ার প্রথম এবং দ্বিতীয় দিনে ৫০ শতাংশের বেশি বাড়তে পারবে না। তৃতীয় দিন থেকে ১০ শতাংশের বেশি বাড়তে বা কমতে পারবে না। লেনদের শুরু হওয়ার মূহুর্তে ওয়ালটনের শেয়ারের জন্য ব্যাপকহারে বাই অর্ডার আসতে থাকে। সর্বোচ্চ প্রান্তসীমা ৩৭৮ টাকায় শেয়ার লেনদেন হয়।একইভাবে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ঢাকা অফিসেও আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়ালটন শেয়ার বেচাকেনা শুরু হয়েছে। সেখানেও কেক কেটে ঘন্টা বাজিয়ে ট্রেডিং কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ডিজিএম হাসনাইন বারি। সেসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিএসইর ডেপুটি ম্যানেজার পারভিন আক্তার রাহী ইফতেখার রেজা ও মাসুদা বেগম প্রমুখ।ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম আশরাফুল আলম বলেন বিশ্ব ইলেকট্রনিক্সের বাজারে সেরা গ্লোবাল ব্র্যান্ড হওয়ার টার্গেট নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে ওয়ালটন। এই অগ্রযাত্রায় ওয়ালটন পরিবারের সঙ্গে শামিল হয়েছেন দেশের সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। তারা শুধু ওয়ালটনের শেয়ার হোল্ডারই নন ভবিষ্যত কার্যক্রম এবং লক্ষ্য পূরণেরও অংশীদার হয়েছেন। তাই শেয়ার হোল্ডারদের পরামর্শকে গুরুত্ব দেয়া হবে। তিনি আশ্বস্ত করেন ওয়ালটনের প্রতিটি হিসাবে স্বচ্ছতা রয়েছে থাকবে।জানা গেছে ওয়ালটনের আইপিও আবেদন গ্রহণ করা হয় ৯ থেকে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য নির্ধারিত ৩৯ কোটি ৩ লাখ টাকার বিপরীতে ৩৭৪ কোটি ৪৩ লাখ টাকার আবেদন জমা পড়ে। যা ৯ দশমিক ৫৯ গুণ বেশি। ফলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে লটারি হয় গত ৬ সেপ্টেম্বর।উল্লেখ্য গত ২৩ জুন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৭২৯তম কমিশন সভায় ওয়ালটনকে আইপিওর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন দেয়।বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ওয়ালটন পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করে। এর মধ্যে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৬০ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ হাজার ৮০৫ টাকা এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৩৯ কোটি ৩ লাখ ৪২ হাজার ১৯৫ টাকা সংগ্রহ করেছে। সংগৃহীত টাকা থেকে ৬২ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যবসা সপ্রসারণ ৩৩ কোটি টাকা ঋণ পরিশোধ ও ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা আইপিও পরিচালনা বাবদ ব্যয় করা হবে।এর আগে গত ২ থেকে ৫ মার্চ পর্যন্ত ওয়ালটনের নিলাম বিডিং শেষ হয়। দেশে সর্বপ্রথম ডাচ পদ্ধতিতে বিডিংয়ের মাধ্যমে কোম্পানির শেয়ারের কাটঅফ প্রাইস নির্ধারণ করা হয় ৩১৫ টাকা।আইন অনুসারে কাটঅব প্রাইসের চেয়ে ১০ শতাংশ কমে অর্থাৎ ২৮৩ টাকা দরে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে কোম্পানির শেয়ার ইস্যু করার কথা ছিল। তবে করোনা মহামারি ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষা এবং পুঁজিবাজারের উন্নয়নের কথা বিবেচনা করে কাটঅব প্রাইসের ১০ শতাংশের পরিবর্তে ২০ শতাংশ কমে অর্থাৎ ২৫২ টাকা দরে শেয়ার ইস্যু করেছে ওয়ালটন। এটিকে অনেকেই ওয়ালটনের উদারতা বলে আখ্যায়িত করেছেন। ওয়ালটন হাইটেকের ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে রয়েছে এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।২০১৯ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ওয়ালটন হাইটেকের শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য বা এনএভি ২৪৩.১৬ টাকা এবং মুনাফা বা ইপিএস ৪৫.৮৭ টাকা। আর বিগত ৫ বছরের আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কর পরবর্তী নিট মুনাফার ভারিত গড় হারে ইপিএস অর্জিত হয়েছে ২৮.৪২ টাকা।তথ্য মতে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ইপিএস নিয়ে তালিকাভুক্ত হয়েছে ওয়ালটন। ওয়ালটনের মতো এতো বেশি ইপিএস নিয়ে আগে কোনও কোম্পানি আইপিওতে আসেনি। শুধু তাই নয় ইপিএস ও এনএভি বিবেচনায় বর্তমানে শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলোর তালিকায়ও রয়েছে ওয়ালটন।পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দেশীয় কোম্পানিগুলোর সর্বশেষ অর্থবছরের প্রকাশিত এনএভি বিবেচনায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ওয়ালটন। আর তালিকাভুক্ত দেশিবিদেশি কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওয়ালটনের এনএভি শীর্ষ ৫ এ। এদিকে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর ইপিএস বিবেচনায় ওয়ালটন অষ্টম স্থানে রয়েছে। এমনকি তালিকাভুক্ত খ্যাতনামা বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর চেয়েও ওয়ালটনের ইপিএস বেশি।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1912.csv b/Bangla_fin_news_articles/1912.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e042ef5d0116f204ff46ce4c14bfc286cebb2e14 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1912.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1912,আগের ৩৭টি পণ্য এবারও রপ্তানিতে নগদ সহায়তা পাবে,2020-09-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের রপ্তানি বাণিজ্য উৎসাহিত করতে এবছরও নগদ সহায়তা দেবে সরকার। গত অর্থবছরে যে ৩৭টি পণ্যের বিপরীতে নগদ সহায়তা দেওয়া হয়েছিল ঐ পণ্যগুলো চলতি অর্থবছরের নগদ সহায়তা পাবে। গত সোমবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় গত অর্থবছরে উল্লিখিত পণ্য রপ্তানির বিপরীতে বিদ্যমানহারে ২০২০২১ অর্থবছরেও আলোচ্য সুবিধা বহাল থাকবে। সরকারের সিদ্ধান্ত মোতাবেক নতুনভাবে তৈরি পোশাক খাতে ১ শতাংশ বিশেষ নগদ সহায়তা দেবে সরকার। এছাড়া কনজ্যুমার ইলেক্ট্রনিক্স ইলেকট্রিক্যাল হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স পণ্য খাতে মিলবে ১০ শতাংশ নগদ সহায়তা। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় দেশীয় বস্ত্র খাতে শুল্ক বন্ড ও ডিউটি ড্রব্যাকের পরিবর্তে বিকল্প নগদ সহায়তা বস্ত্র খাতের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের অতিরিক্ত সুবিধা যুক্তরাষ্ট্র কানাডা ও ইইউ ছাড়া নতুন পণ্য বা বাজার সম্প্রসারণ সহায়তা ইউরো অঞ্চলে বস্ত্র খাতে রপ্তানিকারকদের জন্য বিদ্যমান ৪ শতাংশের অতিরিক্ত বিশেষ সহায়তা ২ শতাংশ অব্যাহত থাকবে। এসব সুবিধার বাইরে এবার তৈরি পোশাকশিল্পের যেসব রপ্তানিকারক কোনো নগদ সহায়তা পান না তাদের জন্য ১ শতাংশ বিশেষ নগদ সহায়তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। চামড়াজাত পণ্য ফার্নিচার জাহাজ প্লাস্টিকপণ্য পেট বোতলফ্লেক্স হতে উত্পাদিত পলিইয়েস্টার স্টাপল ফাইবার শস্য ও শাকসবজির বীজ পাটকাঠি থেকে উত্পাদিত কার্বন পাটজাত পণ্য আলু সাভারে চামড়া শিল্পনগরীতে স্থানান্তরিত শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে ক্রাস্ট ও ফিনিশড লেদার দেশে উত্পাদিত কাগজ ও কাগজ জাতীয় দ্রব্য আগর ও আতর কৃষিপণ্য গরুমহিষের নাড়িভুঁড়ি শিং ও রগ হাড় ছাড়া হালকা প্রকৌশলপণ্য হালাল মাংস হিমায়িত চিংড়ি একটিভ ফার্মাসিউটিক্যালস ইনগ্রিডাইয়েন্টস এপিআই সফটওয়্যার আইটিইএস ও হার্ডওয়্যার অ্যাকুমুলেটর ব্যাটারি সিনথেটিক ও ফেব্রিকস এবং মাছ রপ্তানিতে আগের মতোই নগদ সহায়তা অব্যাহত থাকবে। তবে হোগলা খড় আখের ছোবড়া গাছের পাতা খোল ও গার্মেন্টসের ঝুট দিয়ে উত্পাদিত পণ্য পেট বোটল ফ্লেক্স রপ্তানির বিপরীতে ১০ শতাংশ নগদ সহায়তা পাচ্ছে। গত অর্থবছরে যে ৯টি খাত ও পণ্য নগদ সহায়তার আওতাভুক্ত করা হয় সেগুলো হলোওষুধপণ্য মোটরসাইকেল সিরামিকদ্রব্য রেজার ও রেজার ব্লেডস ফটোভোলটাইক মডিউল কেমিক্যালপণ্য ক্লোরিন হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড কস্টিক সোডা এবং হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড টুপি কাঁকড়া ও কুঁচে হিমায়িত ও সফটসেল পরিবেশ ও বন বিভাগের ছাড়পত্র গ্রহণ সাপেক্ষে এবং গলিত শিট। এসব খাতেও নগদ সহায়তা আগের মতোই অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1913.csv b/Bangla_fin_news_articles/1913.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ac23fb92dfacd01808c3b06d12f4da269b24093 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1913.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1913,পেঁয়াজ আমদানির শুল্ক প্রত্যাহার কার্যকর,2020-09-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পেঁয়াজ আমদানিতে বিদ্যমান পাঁচ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। মঙ্গলবার এই আদেশ জারি হওয়ার পর থেকে তা কার্যকর হয়েছে।আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত এই সুযোগ পাবেন আমদানিকারকরা। এর ফলে আজ থেকে আমদানিকৃত পেঁয়াজে কোন শুল্ক দিতে হবে না। ফলে আমদানিকৃত পেঁয়াজের দাম কিছুটা কমার সুযোগ তৈরি হলো।স্থানীয় কৃষককে ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করার মাধ্যমে তাদেরকে পেঁয়াজ চাষে উৎসাহিত করতে গত বাজেটে পেঁয়াজ আমদানিতে পাঁচ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে এনবিআর। তবে সম্প্রতি ভারত থেকে আমদানি বন্ধসহ কিছু কারণে পেঁয়াজের দাম বাড়ায় অন্যান্য দেশ থেকে আমদানি সহজ করতে এই শুল্ক প্রত্যাহারের চাপ বাড়তে থাকে এনবিআরের উপর।এ নিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় একাধিক দফায় চিঠি দেয়। এরপর গত রবিবার পেঁয়াজের শুল্ক প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তার ঘোষণার পর এই আদেশ জারি করল এনবিআর।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1914.csv b/Bangla_fin_news_articles/1914.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..801f91785afbe86d5d7712a9f0da9b786eba4464 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1914.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1914,ইলিশের উন্নয়নে ২৪৬ কোটি টাকার প্রকল্প,2020-09-22,অনলাইন ডেস্ক,ইলিশ সম্পদের উন্নয়নে ২৪৬ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্পসহ এক হাজার ২৬৬ কোটি টাকার মোট পাঁচটি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির একনেক সভায় মঙ্গলবার এই অনুমোদন দেওয়া হয়। একনেক চেয়ারপার্সন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এই সভা হয়।প্রধানমন্ত্রী অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল ও পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ সভায় অংশ নেন।বৈঠক শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী জানান মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মৎস্য অধিদপ্তর ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে ২৪৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও পরিচালনা শীর্ষক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে।জাটকা ও মা ইলিশ ধরার ওপর নির্ভরশীল প্রায় ৩০ হাজার জেলে পরিবারের বিকল্প আয়ের উৎসের আওতায় দেশে ইলিশের উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে এই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।প্রকল্পের প্রধান কার্যক্রমে ছয়টি অভয়ারণ্য পরিচালনা এবং প্রায় ৩০ হাজার জেলে পরিবারকে বিকল্প কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা ১০ হাজার জেলেকে বৈধ জাল সরবরাহ করা এবং বিকল্প চাকরিতে ১৮ হাজারকে প্রশিক্ষণ প্রদান অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন আজকের একনেক সভায় পাঁচ প্রকল্প উত্থাপন করি এবং পাঁচটিই সম্পূর্ণ নতুন প্রকল্প। এসব প্রকল্পে মোট এক হাজার ২৬৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা ব্যয় হবে। পুরো অর্থ সরকারের তহবিল থেকে দেওয়া হবে। সূত্র ইউএনবি নিউজইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1915.csv b/Bangla_fin_news_articles/1915.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fc8687e1d6ec6e5f7e701ce7fee3064a36eee8cb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1915.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1915,পেঁয়াজ আমদানিতে নেওয়া যাবে বৈদেশিক ঋণ,2020-09-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পেঁয়াজের বাজারে সরবারহ স্বাভাবিক রাখতে এবার বৈদেশিক মুদ্রার ঋণ নেওয়ার সুযোগ দিলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আমদানিকারকরা ঋণপত্রের এলসি বিপরীতে ৯০ দিন মেয়াদি এই বায়ার্স ক্রেডিট নিতে পারবে। সোমবার এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সূত্র জানায় সাধারণত শিল গুখাতের মূলধনি যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল আমদানিতে বায়ার্স ক্রেডিট পান আমদানিকারকরা। এই ঋণের সুদহার হার সর্বোচ্চ ৬ শতাংশ। কিন্তু বাণিজ্যিক পণ্য আমদানিতে বায়ার্স ক্রেডিট নেওয়ার সুযোগ নেই। পেঁয়াজ আমদানি প্রক্রিয়া সহজ করতে এক্ষেত্রে সুযোগ দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আগে ন্যূনতম মার্জিনে এলসি খোলার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ৫ শতাংশ আরোপিত শুল্ক আগামী মার্চ পর্যন্ত প্রত্যাহার করা হয়েছে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্কুলারে বলা হয়েছে বাজারে সরবারহ বৃদ্ধি করে দাম নিয়ন্ত্রণের জন্য বায়ার্স ক্রেডিট নেওয়া যাবে। তবে পেঁয়াজের ক্ষেত্রে এ ঋণের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ ৯০ দিন। আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঋণ নেওয়ার সুযোগ পাবেন পেঁয়াজ আমদানিকারকরা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1916.csv b/Bangla_fin_news_articles/1916.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7caab9ab4c7cb17e04910bdad566ca9de18a863a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1916.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1916,‘সহমর্মিতা ফাউন্ডেশন ’এ বদলে যাচ্ছে অনেকের জীবন,2020-09-22,অনলাইন ডেস্ক,সহমর্মিতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত সহমর্মিতা ফাউন্ডেশন। পথ শিশুদের জীবন মান উন্নয়ন শিক্ষা সুস্বাস্থ্য ও চিকিৎসা এবং রক্ত দান এই চারটি ক্ষেত্রে কাজ করছে সহমর্মিতা ফাউন্ডেশন।দুবছর আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দুটি শিশু তাদের অসুস্থ মায়ের মাথায় পানি দেয়ার একটি ছবি ভাইরাল হয়।সেই ছবির কথা কি মনে পরে সে ছবি দেখে অনেকেই এই শিশুদের সহযোগিতা করার জন্য যোগাযোগ করেন ছবিটি শেয়ারদানকারি পারভেজ হাসানের সাথে।পারভেজ হাসান তাদের আর্থিক সহযোগিতা না করে ভবিষ্যতের ভীত স্থাপনে পড়াশুনার আর পরিবারের আয়ের ব্যবস্থার কথা ভাবেন।শিশু আর তাদের মাকে নিয়ে একটি ভিডিও চিত্র শেয়ার করেন।ভিডিওতে দেখা যায় কিভাবে নদী ভাঙ্গন কবলিত কুড়িগ্রামের এই পরিবারটি ঢাকায় আসে। যা দেখে কুড়িগ্রামের ডিসিসহ অনেকেই তার স্বপ্ন পূরণে একাত্ম হন। আজ সেই শিশুদের গ্রামের বাড়িতে পাকা ঘর গরু আর মটরবাইকসহ অনেক কিছুই আছে। শিশু দুজন আকলিমা আর ফরিদুর স্কুলে যাচ্ছে।পারভেজ জানান একটি ছবি দিয়ে ওদের জীবনমান পরিবর্তনই আমাকে সাংগঠনিকভাবে এমন অনেক শিশুর প্রতি কাজ করতে উৎসাহ দেয়। এরআগে আমি সাধ্য অনুযায়ী পথ শিশুদের পড়াশুনা আর খাওয়ার ব্যবস্থা করতাম। আমার নিজের জীবনেও আছে অর্থে অভাবে পড়তে না পারার কষ্ট। আমার কাজের সাথে দেশ বিদেশ থেকে যুক্ত হন অনেক হৃদয়বান মানুষ। ২০১৮ সালের মে মাসে চলতে শুরু করে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সমাজ গঠনের স্বপ্ন পূরণে অবদান রাখার সংগঠন সহমর্মিতা ফাউন্ডেশন। তাদের মতো অনেক পথ শিশুই আজ স্কুলে যাচ্ছে।পারভেজ বলেনআমি বিশ্বাস করি একমাত্র যুবসমাজই অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলতে পারে। কারণ তারা বিশ্ব পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখে। সংগঠনটির মূলমন্ত্রই হচ্ছে শিক্ষার মাধ্যমে দারিদ্র্যচক্র ভেঙে জাতিকে পুনর্গঠন করা। এটি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কথা দেশেবিদেশে তুলে ধরতে সমাজের যুবক শ্রেণীর বিপুল সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো। তাই যুবকরাই সহমর্মিতার প্রাণ। যুব শক্তিকে ক্ষমতায়নের মাধ্যমে দেশকে শিক্ষিত ও সমৃদ্ধ করার মাধ্যমে দারিদ্র্য ও নিরক্ষরতা দূর করাই তাদের লক্ষ্য । আর এই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই সংগঠনটি বাংলাদেশের সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে অবৈতনিক ও আনুষ্ঠানিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রান্তিক শিশুদেরকে পড়ালেখায় উৎসাহিত করছে সহমর্মিতা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা পারভেজ হাসান।বর্তমানে দেশে ৩১টিজেলায় সহমর্মিতার দল এবং দেশ ও দেশের বাইরের সহযোগীসহ ২হাজারের বেশি সদস্য আছে।তাদের মধ্যে ৫শতাধিক সদস্য সরাসরি সহমর্র্মিতার হয়ে কাজ করছে। সহমর্মিতা ফাউন্ডেশন করোনার শুরু থেকেই ৫ হাজারের বেশি পরিবারে খাবারসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য পৌঁছে দেয়। নারী ও কন্যাশিশুদের পরিস্কার পরিচ্ছন্নতাকে মনেরেখে ঘূর্নিঝড় আম্পান কবলিত মানুষের পাশে থাকে সহমর্মিতা। রান্না করা খাবার সরবরাহসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী পৌঁছে দেয়া হয় ভুক্তভোগীদের দৌড় গোড়ায়। সহমর্মিতা চায় অসহায় মানুষের প্রতিনিধিত্ব করতে এবং তাদেও দুর্দশাকে বিশ্বেও সামনে তুলে ধরতে। সহমর্মিতা কাজের মাধ্যমে সমাজে এমনকিছু উদাহরণ রাখতে চায়যাতে এই কাজগুলো মানুষকে আরও মানবিক হতে উত্সাহিত করতে পারে। যেন একটি উন্নত ও মানবিক পৃথিবী আগামীদিনের শিশুরা জন্মগ্রহন করে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1917.csv b/Bangla_fin_news_articles/1917.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c9e6864876691292de6a8bae27bd749a0fb1abae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1917.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1917,পুঁজিবাজারে ওয়ালটন শেয়ারের লেনদেন শুরু ২৩ সেপ্টেম্বর,2020-09-22,অনলাইন ডেস্ক,ক্যাপিটাল মার্কেটে তালিকাভুক্ত হলো ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে ওয়ালটন হাইটেকের শেয়ার লেনদেন শুরু হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে বাংলাদেশী ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট হিসেবে সুনাম অর্জন করেছে। বাংলাদেশী মাল্টিন্যাশনাল ব্র্যান্ড হিসেবেও ওয়ালটনের স্বীকৃতি রয়েছে। এ বিষয়ে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের কোম্পানি সচিব পার্থ প্রতিম দাশ বলেন ওয়ালটন শেয়ারের জন্য বিনিয়োগকারীরা দীর্ঘদিন ধরে আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছেন। আশা করছি পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হলে বিনিয়োগকারীরা খুশি হবেন। বিনিয়োগকারীদের কাঙ্ক্ষিত প্রত্যাশা পূরণ করতে ওয়ালটন সব সময় সচেষ্ট থাকবে।জানা গেছে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের আইপিও আবেদন গত ৯ আগস্ট শুরু হয়ে ১৬ আগস্ট শেষ হয়। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য নির্ধারিত ৩৯ কোটি ৩ লাখ টাকার বিপরীতে ৩৭৪ কোটি ৪৩ লাখ টাকার আবেদন জমা পড়ে ওয়ালটনের আইপিওতে যা ৯ দশমিক ৫৯ গুন বেশি। ফলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে লটারির মাধ্যমে গত ৬ সেপ্টেম্বর ওয়ালটনের শেয়ার বরাদ্দ দেওয়া হয়। এদিকে গত রোববার ২০ সেপ্টেম্বর লটারিতে বরাদ্দপ্রাপ্ত শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের সিডিবিএল মাধ্যমে জমা হয়েছে। গত ২৩ জুন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৭২৯তম কমিশন সভায় ওয়ালটনকে আইপিওর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন দেয়। বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করেছে। এর মধ্যে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৬০ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ হাজার ৮০৫ টাকা এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৩৯ কোটি ৩ লাখ ৪২ হাজার ১৯৫ টাকা সংগ্রহ করেছে। সংগৃহীত টাকা থেকে ৬২ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যবসা সম্প্রসারণ ৩৩ কোটি টাকা ঋণ পরিশোধ ও ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা আইপিও পরিচালনা বাবদ ব্যয় করা হবে।এর আগে গত ২ থেকে ৫ মার্চ পর্যন্ত ওয়ালটনের নিলাম বিডিং শেষ হয়। দেশে সর্বপ্রথম ডাচ পদ্ধতিতে বিডিংয়ের মাধ্যমে কোম্পানির শেয়ারের কাটঅফ প্রাইস নির্ধারণ করা হয় ৩১৫ টাকা।আইন অনুসারে কাটঅব প্রাইসের চেয়ে ১০ শতাংশ কমে অর্থাৎ ২৮৩ টাকা দরে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে কোম্পানির শেয়ার ইস্যু করার কথা ছিল। তবে করোনা মহামারি ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষা ও দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নের কথা বিবেচনা করে কাটঅব ১০ শতাংশের পরিবর্তে ২০ শতাংশ কমে অর্থাৎ ২৫২ টাকা দরে শেয়ার ইস্যু করেছে ওয়ালটন হাইটেক কর্তৃপক্ষ। ওয়ালটন হাইটেকের ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে রয়েছে এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।২০১৯ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ওয়ালটন হাইটেকের শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য বা এনএভি ২৪৩.১৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি মুনাফা বা ইপিএস ৪৫.৮৭ টাকা। আর বিগত ৫টি আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কর পরবর্তী নিট মুনাফার ভারিত গড় হারে ইপিএস অর্জিত হয়েছে ২৮.৪২ টাকা।তথ্য মতে দেশের পুঁজিবাজারের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ইপিএস নিয়ে তালিকাভুক্ত হয়েছে ওয়ালটন। পুঁজিবাজারে ওয়ালটনের মতো এতো বেশি ইপিএস নিয়ে আগে কোনও কোম্পানি আইপিওতে আসেনি। শুধু তাই নয় ইপিএস ও এনএভি বিবেচনায় বর্তমানে শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলোর তালিকায়ও রয়েছে ওয়ালটন।পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দেশীয় কোম্পানিগুলোর সর্বশেষ অর্থবছরের প্রকাশিত এনএভি বিবেচনায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ওয়ালটন। আর তালিকাভুক্ত দেশিবিদেশি কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওয়ালটনের এনএভি শীর্ষ ৫ এ। এদিকে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর ইপিএস বিবেচনায় ওয়ালটন অষ্টম স্থানে রয়েছে। এমনকি তালিকাভুক্ত খ্যাতনামা বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর চেয়েও ওয়ালটনের ইপিএস বেশি।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1918.csv b/Bangla_fin_news_articles/1918.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b760723dcfeea7beec7df3c0b443322faccb318d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1918.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1918,কৃষি প্রণোদনার ঋণ বিতরণের সময় আরো বাড়ল,2020-09-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কৃষি খাতের জন্য সরকারঘোষিত ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজের ঋণ বিতরণের সময়সীমা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ ঋণ বিতরণ করতে পারবে ব্যাংকগুলো। আগে এ সময়সীমা ছিল ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। গতকাল রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষিঋণ বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।বাংলাদেশে কার্যরত সব তপশিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো ঐ প্রজ্ঞাপনে বলা হয় কৃষি খাতে বিশেষ প্রণোদনামূলক পুনঃ অর্থায়ন স্কিমটি সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে গ্রাহক পর্যায়ে ঋণ বিতরণের সময়সীমা ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ করা হলো।উল্লেখ্য করোনা ভাইরাসে কৃষি খাতের ক্ষতি মোকাবিলায় কৃষকের জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার কৃষি খাতে বিশেষ প্রণোদনামূলক পুনঃ অর্থায়ন স্কিম নামের একটি বিশেষ তহবিল গঠন করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ১৮ মাস ছয় মাস গ্রেস পিরিয়ডসহ মেয়াদি এ ঋণের সর্বোচ্চ সুদহার হবে ৪ শতাংশ।এ স্কিমের আওতায় ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নির্ধারিত এক শতাংশ সুদহারে পুনঃ অর্থায়ন সুবিধা পাবে। আর গ্রাহক পর্যায়ে সুদের হার হবে সর্বোচ্চ ৪ শতাংশ। এই সুদহার চলমান গ্রাহক এবং নতুন গ্রাহক উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1919.csv b/Bangla_fin_news_articles/1919.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..da50f69ba3ed4976beeaeada641e76f90d978865 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1919.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1919,প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে পেঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার,2020-09-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পেঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে। ২০২১ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এই শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়।আজ রবিবার এ কথা জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এর আগে গত বুধবার তিনি জানান মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হোক তা আমরা চাই না। পেঁয়াজের ওপর বিদ্যমান ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক তাই প্রত্যাহারের বিষয়টি বিবেচনা করব।গত বৃহস্পতিবার ১০ সেপ্টেম্বর সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে হাঙ্গেরির পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্বে তিন সদস্যের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন বাণিজ্যমন্ত্রী।এসময় তিনি বলেন পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে পেঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ শুল্ক কমানো হচ্ছে। এছাড়াও আমরা সর্বকালের রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি করবো। ফলে খুব শিগগিরই দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বেশ কয়েকটি টিম আমদানির স্থানগুলোতে যেমন বেনাপোল ও হিলিতে যাবেন। সেখানে তারা দেখবেন আমদানির কী অবস্থা।উল্লেখ্য দাম বাড়ার প্রবণতা দেখে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় চলতি মাসের শুরুর দিকেই জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে এনবিআর চিঠি পাঠিয়ে পেঁয়াজের আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের অনুরোধ জানায়। কিন্তু এনবিআর তখন অনুরোধ রাখতে চায়নি। ১৪ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে তা নাকচ করে দেয়। এখন পেঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ হারে শুল্ক দিতে হয়।কিন্তু এর মধ্যেই ভারত হঠাৎ পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দেয়। বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ আমদানি করে ভারত থেকেই। এক বছর আগে ভারত পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করায় এর দর সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা হয়েছিলো।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1920.csv b/Bangla_fin_news_articles/1920.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8a5a2ba290105b244c33be739e3daf8558413daf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1920.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1920,পেঁয়াজের দাম কমছে ক্রেতা নেই বাজারে,2020-09-20,অনলাইন ডেস্ক,ভারত থেকে পেঁয়াজ আসার খবরে দাম কমতে শুরু করেছে। ফলে পেঁয়াজের বাজারে ফিরছেস্বস্তি।রবিবার দেশব্যাপী বিভিন্ন পাইকারি ও খুচরা বাজারে কেজি প্রতি প্রায় ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত দাম কমেছে পেঁয়াজের।আরো দাম কমবে বলে আশা করা হচ্ছে।শনিবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজবাহী ট্রাক বাংলাদেশে প্রবেশ করতে শুরু করে।এছাড়া চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়েও পেঁয়াজ বাংলাদেশে প্রবেশ করে। অপরদিকে মিয়ানমার থেকেও দেশে এসেছে পেঁয়াজের চালান।শনিবার শ্যামবাজারে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৬৫ থেকে ৭০ টাকা কেজি দরে।এটা আগের দিন ছিল ৭৫ থেকে ৭৬ টাকা। কারওয়ান বাজারে ছিল ৭৫ টাকা। আগের দিন ছিল ৮০ টাকা পর্যন্ত।আমদানি করা পেঁয়াজ শ্যামবাজারে বিক্রি হয়েছে ৪৫৫০ টাকায়। আগের দিন যা কেজিতে পাঁচ টাকা বেশি ছিল। ফলে সময় যত যাচ্ছে পেঁয়াজের দামও কমছে।কাওরান বাজারে দেখা যায় পেঁয়াজের দাম বাড়ার খবরে আগে যে ক্রেতা ছিলো তা এখন আর নেই। বিক্রেতা ছাড়া হাতে গোনা কয়েকজন ক্রেতাকে দেখা গেছে।গত ১৪ সেপ্টেম্বর ভারত সরকার অভ্যন্তরীণ বাজারে সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। এর ফলে বন্দরের ভারত অংশে ২৫০৩০০ পেঁয়াজ বোঝাই ভারতীয় ট্রাক আটকা পড়ে। ভারত থেকে এই ৫ দিন আমদানি না হওয়ায় বন্দরের বাজারগুলোতে দামে বড় ধরণের প্রভাব পড়ে। এতে করে ৪০ টাকার পেঁয়াজ ১০০ টাকায় পৌঁছে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1921.csv b/Bangla_fin_news_articles/1921.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a039c8c36dcfeef2c4b310f0c24b2dba629baa7b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1921.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1921,সীমান্তে আটকে থাকা পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিল ভারত হিলি দিয়ে আমদানি শুরু,2020-09-19,হাকিমপুর দিনাজপুর সংবাদদাতা,১৪ সেপ্টেম্বর নিষেধাজ্ঞা জারির কারণে ভারত সীমান্তে আটকে থাকা পেঁয়াজের চালান অবশেষে বাংলাদেশে রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে ভারত সরকার। এর ফলে আজ শনিবার থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দেশে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হবে।শুক্রবার রাতে ভারতের দিল্লীতে এক বৈঠক শেষে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের এই কথা জানান। হিলি স্থলবন্দরের আমদানিরপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।গত ১৪ সেপ্টেম্বর ভারত সরকার অভ্যন্তরীণ বাজারে সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। এর ফলে বন্দরের ভারত অংশে ২৫০৩০০ পেঁয়াজ বোঝাই ভারতীয় ট্রাক আটকা পড়ে। ভারত থেকে এই ৫দিন আমদানি না হওয়ায় বন্দরের বাজারগুলোতে দামে বড় ধরণের প্রভাব পড়ে। এতে করে ৪০ টাকার পেঁয়াজ একলাফে ৬৫৭০ টাকায় বেচাকেনা হচ্ছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1922.csv b/Bangla_fin_news_articles/1922.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a4423b710903d3ae4c4663609115efa102a6706 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1922.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1922,নিম্নস্ল্যাবের সিগারেটে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার,2020-09-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিম্নস্ল্যাবের সিগারেট বিক্রিতে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। এ স্লাবের এক হাজার শলাকা সিগারেটের মূল্য ৩৯০০ টাকা। যাতে কোম্পানির উৎপাদনসহ যাবতীয় খরচ লাভ ও রাজস্ব রয়েছে। কিন্তু এসব সিগারেট ৪০০ টাকা ছাড়ে বিক্রি করা হচ্ছে ৩৫০০ টাকায়। বিভিন্ন বিদেশী সিগারেট বিক্রিতে এমন কারসাজির অভিযোগ উঠেছে।সম্প্রতি একটি দেশীয় সিগারেট কোম্পানি এ নিয়ে কুমিল্লা কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটে লিখিত অভিযোগ করে। কমিশনারেট বাজার যাচাই করে অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। পরে কমিশনারেট থেকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর চেয়ারম্যানকে চিঠি দেওয়া হয়। এনবিআর বিষয়টির তদন্ত করছে বলে জানা যায়।এনবিআরের হিসাব অনুযায়ী ২০০৬৭ অর্থবছর পর্যন্ত দেশীয় সিগারেট কোম্পানি ছিল ১৫টি। মোট সিগারেট বাজারের ৭০ শতাংশই ছিল দেশীয় কোম্পানির। বর্তমানে দেশীয় ২৪টি ও বিদেশী দুইটি কোম্পানির নিম্নস্ল্যাবের সিগারেট উৎপাদন ও বাজারজাত করে। দেশীয় কোম্পানির মধ্যে হাতেগোনা ৪৫টি কোম্পানি উৎপাদনে রয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ১৪ বছরের ব্যবধানে নিম্নস্ল্যাবের সিগারেটের দেশীয় কোম্পানির বাজার হিস্যা মাত্র ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আর দুইটি বহুজাতিক কোম্পানির বাজার হিস্যা ৯১ শতাংশ। তাদের নিম্নস্ল্যাবে সিগারেট বিক্রির পরিমাণ ৮৭ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ।কমিশনারেটের চিঠিতে বলা হয় বিদেশী কোম্পানিগুলো নিম্নস্তরের সিগারেট ৩৯০০ টাকার স্থলে ৩৫০০ টাকায় অর্থাৎ প্রতি হাজার শলাকায় ৪০০ টাকা কম দামে বিক্রয় করছে। এর ফলে এ খাতে রাজস্ব আদায় কমে যাচ্ছে। এতে আরও বলা হয় শুধু একটি দেশীয় কোম্পানি থেকে ২০১৮১৯ অর্থবছরের তুলনায় ২০১৯২০ অর্থবছরে রাজস্ব আদায় কমেছে ১৬০ কোটি ৮০ লাখ টাকা।অভিযোগে বলা হয়েছে উৎপাদন খরচ একই হওয়া সত্ত্বেও বিদেশী কোম্পানিগুলো উৎপাদিত নিম্নস্তরের সিগারেট দেশীয় প্রতিষ্ঠানের তুলনায় প্রতি হাজার শলাকায় ৪০০ টাকা কমে বিক্রয় করে আসছে। অথচ প্রতি হাজার শলাকা নিম্নস্তরের সিগারেট উৎপাদনে উৎপাদন ও বিক্রয় খরচ তিন হাজার ৮৬২ টাকা এক পয়সা। কিন্তু এক হাজার শলাকা সিগারেট দেশীয় কোম্পানি বিক্রয় করে তিন হাজার ৯০০ টাকা। কিন্তু উৎপাদন একই হওয়া সত্ত্বেও বিদেশী কোম্পানি একই সিগারেট ৪০০ টাকা কম দামে বিক্রি করছে তিন হাজার ৫০০ টাকা।এর ফলে অনাকাঙ্ক্ষিত বাজার বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে। দেশীয় সিগারেট শিল্প বন্ধ হবার উপক্রম হয়েছে। বিক্রি কমে যাওয়ায় রাজস্ব আদায়ও কমেছে।চিঠিতে আরও বলা হয় ২০২০২১ অর্থবছরের বাজেটে নিম্নস্তরের সিগারেটের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি হাজার শলাকা তিন হাজার ৯০০ টাকা। বিদেশী কোম্পানিগুলো প্রতি হাজারে ৪০০ টাকা কমে তিন হাজার ৫০০ টাকায় নিম্নস্তরের সিগারেট বাজারজাত করছে। ফলে দেশীয় কোম্পানিগুলো বাজারে টিকে থাকার লক্ষ্যে ৪০০ টাকা লোকসান দিয়ে একই দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। এতে দেশীয় প্রতিষ্ঠানসমূহ প্রতি হাজার শলাকা সিগারেট বিক্রির ক্ষেত্রে নিট ৩৬২ টাকা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।এ বিষয়ে এনবিআরের একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন বিষয়টি নিয়ে কাজ চলছে। এখানে আইনের কোন ব্যত্যয় হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। যদি ব্যত্যয় হয় তাহলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।ইত্তেফাকআরএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1923.csv b/Bangla_fin_news_articles/1923.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4b158c2f69adf805a3a8b10a1eeda034e74a15d4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1923.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1923,বাংলাদেশে প্রবেশের অপেক্ষায় ভারতের বিভিন্ন স্থলবন্দরে প্রচুর পেঁয়াজের চালান,2020-09-18,অনলাইন ডেস্ক,ভারতের বিভিন্ন স্থলবন্দরে বাংলাদেশের প্রবেশের জন্য দাঁড়িয়ে থাকা পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাক ও ওয়াগন গুলো এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে ঢোকার অনুমতি দেয়নি ভারত সরকার। তবে আজকের মধ্যে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাকগুলোকে বাংলাদেশে ঢোকার আনুমতি দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে দুদেশের আমদানি রফতানি সংস্থা ও ব্যবসায়ী মহল আশা করছেন।পেট্রাপোল আমদানিরফতানি সমিতির সাধারণ সপাদক কার্তিক চক্রবর্তী জানান পেট্রাপোলসহ বিভিন্ন স্থলবন্দরে এই মূহূর্তে আনুমানিক ২০ হাজার মেট্রিক টন পিয়াজ বোঝাই ট্রাক দাঁড়িয়ে আছে বলে জানা গেছে। সোমবার এই নোটিশ জারির আগেই ভারতের বিভিন্ন স্থলবন্দরে শত শত ট্রাক পৌঁছে যায়।তিনি জানান সোমবার সকালে বিভিন্ন স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ ভর্তি কয়েকশ ট্রাক বাংলাদেশে ঢুকেছে বা ঢোকার আপেক্ষায় রয়েছে ঠিক সেই মুহূর্তে ভারত সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রনালয় থেকে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধের নির্দেশ জারি করা হয়। সোমবার সকাল বেলার দিকে পেঁয়াজভর্তি বেশ কিছু ট্রাক বাংলাদেশে ঢুকলেও দুপুরের দিকে আর কোন ট্রাক ঢোকার অনুমতি দেয়া হয়নি।এই নিয়ে দুদেশের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী ও আমদানি রফতানি সংস্থাগুলোর মাঝে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হলে মঙ্গলবার ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রনালয় থেকে বিভিন্ন স্থলবন্দরে কত ট্রাক রয়েছে এবং তাতে পেঁয়াজের পরিমান কত তা সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে সত্ত্বর জানাতে বলা হয়। সেই কারণে তাদের ধারণা বুধবার যে কোন সময় ট্রাক ও ওয়াগনগুলো বাংলাদেশে ঢোকার আনুমতি দিতে পারে কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রানালয় জানিয়েছেন কার্তিক চক্রবর্তী।হিলি স্থল বন্দর আমদানিরফতানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ জানান বিভিন্নস্থল বন্দরে এখন যে সব পেঁয়াজ ভর্তি ট্রাক ওয়াগন দাঁড়িয়ে আছে এগুলো বাংলাদেশে ঢোকার অনুমতি দেয়া না হলে আচিরেই বেশিরভাগ পেঁয়াজ পচে নষ্ট হবে এতে দুদেশের পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরাই আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবেন।হারুনউর রশিদ জানান বিভিন্ন স্থল বন্দরে আনুমানিক ২০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ ভর্তি ট্রাক অপেক্ষা করছে যেগুলো গত রোববার এলসির বিপরীতে সঠিকভবে টেন্ডার প্রক্রিয়া সপূর্ণ হয়েই এসেছে এবং তা নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়ার কথা নয় তার পরেও কেন এই বিপুল পরিমান পেযাঁজ বাংলাদেশে ঢোকার অনুমতি দেয়া হচ্ছেনা না এই পচনশীল পণ্যটি বাংলাদেশে না গেলে ব্যাপকভাবে আর্থিক ক্ষতির সন্মুখিন হতে হবে দুদেশের পেঁয়াজ ব্যসায়ীদেরকে।তিনি বলেন আমরা মঙ্গলবার ভারতের কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের কাছে এ ব্যাপারে সহজ প্রতিকারের দাবি জানিয়েছি। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রনালয় মঙ্গলবার পোর্টগুলোর কাছে কি পরিমান পেঁয়াজ রয়েছে এর তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছে। আমাদের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে সমস্ত তথ্য বিভিন্ন স্থল বন্দরকে লিখিত জানিয়ে দিয়েছি এখন দেখার বিষয় ভারত সরকার নিষেধাজ্ঞা জারির পূর্বে টেন্ডারভূক্ত এই পণ্যটি খালাসের অনুমতি দেয় কিনা হিলি বন্দরের সি এন্ড এফ এজেন্ট শংক লাল দাশ বলেছেন গত বছরও ১১ সেপ্টেম্বর এই ভাবেই হঠাৎ পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দেয় ভারত সরকার সেইবারও বহু পণ্য খালাসের অপেক্ষায় ছিল তখনও ভারত সরকার অনুমতি দেবে বলা হলেও শেষ পর্যন্ত অনুমতি দেয়নি তাই শংকরের আশঙ্কা এবারও আবার সেই অবস্থা হয় কিনা তা দেখার বিষয়।অল ইন্ডিয়া কৃষাণ সভার সাধারণ সপাদক অভিজিত নাভালে বলেছেন কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তে সংশ্লিষ্ট কৃষকেরা মোটেই খুশী নয় বরং তাদেরকে বিশাল আর্থিক দূরবস্থার মধ্যে ফেলে দেয়া হয়েছে। তাই কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কৃষকরা আন্দালনে সামিল হবে বলে জানিয়েছেন আভিজিত।মহারাষ্ট্র সরকারের শরীক ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টি এন সি পির প্রেসিডেন্ট শারদ পাওয়ার আবিলম্বে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করার জন্য কেন্দ্রিয় বাণিজ্যমন্ত্রী পিযুষ গোয়েলের নিকট দাবি জানিছেন।গত মার্চ মাসে ভারতে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১৫ রুপি দরে। সম্প্রতি দেশটির সবচেয়ে বৃহত্তম পেঁয়াজের বাজার মহারাষ্ট্রের লাসালগাঁওয়ে সেই মূল্য বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে এর পরে ভারতের সর্বত্র মূল্য বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে। এর পরই সোমবার কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রনালয় পণ্যটি রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ের একটি সূত্র এই তথ্য জানায়। খবর বাসসের।ইত্তেফাকএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1924.csv b/Bangla_fin_news_articles/1924.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fec2e9ccfd40b30b1e9ed1f2d98afaca634e416d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1924.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1924,সপ্তাহের ব্যবধানে আবার বাড়ল স্বর্ণের দাম,2020-09-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আবারও বাড়ল সোনার দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনার দাম এবার ভরিতে ২ হাজার ৪৫০ টাকা বেড়েছে। এতে ২২ ক্যারেটের ভরিপ্রতি সর্বোচ্চ দাম হবে ৭৬ হাজার ৪৫৮ টাকা। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। আজ শুক্রবার থেকে নতুন দামে বিক্রি হবে অলংকার তৈরির এই ধাতু। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতির বাজুস প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এর আগে গত ১০ সেপ্টেম্বর ১৮ দিনের ব্যবধানে সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়ে। বাজুস নির্ধারিত নতুন মূল্যতালিকায় দেখা গেছে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৬ হাজার ৪৫৮ টাকা। গতকাল পর্যন্ত এই মানের সেনার দাম ছিল ৭৪ হাজার ৮ টাকা। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ধরা হয়েছে ৭৩ হাজার ৩০৮ টাকা। গতকাল পর্যন্ত বিক্রি হয় ৭০ হাজার ৮৫৮ টাকা করে।একইভাবে ১৮ ক্যারেটের সোনার দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৪ হাজার ৫৬০ টাকা। গতকাল এই মানের সোনার দাম ছিল ৬২ হাজার ১১০ টাকা। সনাতন সোনার প্রতি ভরির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৪ হাজার ২৩৮ টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এর দাম ছিল ৫১ হাজার ৭৮৮ টাকা। এদিকে রুপার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ২১ ক্যাডমিয়ামের প্রতি ভরি রুপার বিক্রয়মূল্য ৯৩৩ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1925.csv b/Bangla_fin_news_articles/1925.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8b552dc70df9db1b02c92fd8570555406b61a6d8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1925.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1925,ধনী দেশগুলোর ওপর নির্ভরশীলতা নিয়েও ভাবতে হবে,2020-09-18,জামাল উদ্দীন,বিশ্ব জুড়ে করোনা মন্দা এবং লকডাউনে বিপর্যস্ত অর্থনীতি কি সত্যিই ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ব্যাপক হারে চাকরিচ্যুতি আর আমদানিরপ্তানি বাণিজ্যের গতি বন্ধ হওয়ার পর এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে চলেছে। বিশ্বের প্রায় সবগুলো দেশই লকডাউন উঠিয়ে দিয়ে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড চাঙ্গা করার চেষ্টা করছে। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়।এরই মধ্যে খবর বেরিয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর। রপ্তানি আদেশও বেড়েছে এমন তথ্য আসছে। যদিও কোনো কোনো কারখানার মালিক বলেছেন তথ্যের সঙ্গে বাস্তবে কিছুটা ফারাক আছে। তা সত্ত্বেও অর্থনীতিতে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে আসছে এমনটি নিঃসন্দেহে বলা যায়। কর্মহীন হয়ে পড়া স্বকর্মসংস্থান তথা অসংগঠিত খাতের কর্মীরা বাঁচার তাগিদে কাজে নেমে গেছেন। বলা যায় সামাজিক দূরত্ব মানার কথা বলা হলেও বাংলাদেশে সবকিছুই এখন পূর্ববর্তী সময়ের মতোই চলছে। করোনার থাবা কিন্তু শেষ হয়ে যায়নি।করোনাকালীন সময়েই যে বিতর্কটা উঠেছিলজীবন না জীবিকা। তারই ধারাবাহিকতায় এখন জীবিকাই প্রাধান্য পাচ্ছে। জীবিকার লড়াইয়ে শরিক হওয়া লোকগুলো তৈরি হয়ে গেছে অর্থনীতিতে গতি সঞ্চারের কাজে। যদিও অন্য দেশের মতো বাংলাদেশের নেতিবাচক প্রবৃদ্ধির শঙ্কা কেটে গেছে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক বলেছে বছর শেষে অর্থনীতি এগিয়ে যাওয়ার হার হবে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ।অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন বাংলাদেশ দ্রুতই ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। তিনি আশাবাদী যে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ৮ শতাংশের বেশি হবে। হয়তো বছর শেষে এরকম তথ্যই প্রকাশ পাবে। কিন্তু ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য বিদ্যমান চ্যালেঞ্জগুলোও মোকাবিলা করা জরুরি। অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জের বাইরে বাহ্যিক চ্যালেঞ্জও রয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন রপ্তানি প্রবাসীদের রেমিট্যান্স এবং কৃষির ওপর দাঁড়িয়ে। এ দুঃসময়ে প্রবাসীরা কর্মহীন হলেও রেমিট্যান্স এসেছে প্রচুর। যে কারণে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩ লাখ ৩২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।এর কারণ প্রবাসীদের ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। তথ্য মতে মধ্যপ্রাচ্য থেকে কম এলেও যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স আয় বেড়েছে। বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের একক শীর্ষ দেশ যুক্তরাষ্ট্র। সেদেশের অর্থনীতি এখনো ঘুরে দাঁড়ানোর অপেক্ষায়। ইউরোপ জুড়ে মন্দার অভিঘাত রয়েছে। ইউরোপের অধিকাংশ দেশই মন্দাক্রান্ত। এসব দেশ বাংলাদেশি পণ্যের অন্যতম বাজার। এ বাজারের ছন্দপতন ঘটেছে। যু্ক্তরাষ্ট্র ইউরোপের ক্রেতারা এখন ব্যয় কমিয়ে দিয়েছে। ফলে আমদানি আদেশপ্রাপ্তি এখনো প্রত্যাশিত মাত্রায় আসছে না।একথা ঠিক যে মাস্ক পিপিইসহ করোনাকালীন জীবনযাত্রার কিছু পণ্যের আমদানি আদেশ পাচ্ছে বাংলাদেশ। কিন্তু প্রথাগত রপ্তানি পণ্যের চাহিদা না বাড়লে বছর শেষে আয়ে ধাক্কা আসবে। যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপের অর্থনীতি যত দ্রুত ঘুরে দাঁড়াবেততই বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা বেশি হারে ঘুরবে। যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনীতির গতি ফেরাতে সহায়তা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ফেডারেল রিজার্ভ। সুদের হার শূন্যের কাছাকাছি রাখার সময় আরো দীর্ঘায়িত করার কথা জানিয়েছে ফেড চেয়ারম্যান জেরোমি পাওয়েল।সিএনএনের সংবাদ অনুযায়ী ফেড পরিচালিত জরিপে আগামী ২০২৩ পর্যন্ত সুদের হার শূন্য রাখার পক্ষে মত দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। ফেড চেয়ারম্যান জেরোমি পাওয়েল বলেছেন অর্থনীতি পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া এগিয়েছে। বেকার ভাতার আবেদন আগের চেয়ে কমেছে। সুদের হার শূন্যের কাছাকাছি নামিয়ে আনায় কর্মসংস্থানে সুফল পাওয়া গেছে। তবে বিশাল অর্থ ব্যয়ের পরেও মূল্যস্ফীতিতে বড় প্রভাব পড়েনি। গত এক বছর ধরে মূল্যস্ফীতির পরিমাণ ১ দশমিক ৩ শতাংশে বেঁধে রাখা গেছে। অর্থনীতির গতি ফেরাতে ফেডের পক্ষ থেকে সহায়তা বৃদ্ধির আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।মার্কিন শ্রম বিভাগ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে গত সপ্তাহে ৮ লাখ ৬০ হাজার মানুষ বেকার ভাতার জন্য আবেদন জমা দিয়েছেন। বেকার ভাতার জন্য আবেদন আগের সময়ের চেয়ে কমেছে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থান বাড়ছে তবে ধীর গতিতে। পরপর দুই সপ্তাহ বেকার ভাতার জন্য আবেদন করেছে এমন মানুষের সংখ্যা ১ কোটি ২৬ লাখ।তথ্য মতে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বাজার এগুচ্ছে। বাংলাদেশের রপ্তানিও সেদেশে গতি পাচ্ছে। কিন্তু চীন ও ভারতের অর্থনীতিও এখানে উল্লেখযোগ্য। এ দুটি দেশে ঘুরে দাঁড়ানোর হাওয়া না লাগলেও দুটি দেশের অর্থনীতির সঙ্গেও বাংলাদেশের সংযোগ গুরুত্বপূর্ণ।অন্যদিকে উন্নত দেশগুলোর দেওয়া অর্থসহায়তার পরিমাণ বাড়ানোর বিষয়টিও জরুরি। বিশ্ব জুড়ে ধনী দেশগুলো যে পরিমাণ অর্থসহায়তা দিত সেখান থেকে কিছুটা পিছটান দেওয়া শুরু করেছে। যা গরিব দেশগুলোর জন্য ইতিবাচক হবে না। এক্ষেত্রে কূটনৈতিক সম্পর্কের মাধ্যমে বাংলাদেশকে যথাযথ অর্থসহায়তা নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ নিতে হবে।এ কথা ঠিক যে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ভোগব্যয়কেন্দ্রিক। অভ্যন্তরীণ ভোগব্যয় বেশি হওয়ায় এ মুহূর্তে মানুষের হাতে টাকার সংস্থান নিশ্চিত করতে হবে। করোনা মোকাবিলায় ১ লাখ কোটি টাকার বেশি অঙ্কের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করলেও তার যথাযথ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা যায়নি। যদিও অক্টোবরের মধ্যে এ প্যাকেজের অর্থ ব্যয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।এই লক্ষ্য হয়তো পরিসংখ্যানগতভাবে বাস্তবায়ন হবে। কিন্তু ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাত কম গুরুত্বই পাচ্ছে। পাশাপাশি উদ্যোক্তা পর্যায়ে এ সুবিধা দিলেও বায়িং ক্যাপাসিটি বা ক্রেতাদের পণ্য কেনার সক্ষমতার বিষয়টি উপেক্ষিত রয়ে গেছে। উত্পাদক থেকে ভোক্তা পর্যায়ে অর্থ সরবরাহ নিশ্চিত করার মাধ্যমে ভোগব্যয় বাড়লে প্রত্যাশিত হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন দুরূহ হবে না।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1926.csv b/Bangla_fin_news_articles/1926.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1c262390a1b63cf64b49a6b8b8de974b6f4d01fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1926.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1926,পেঁয়াজের পাইকারি বাজারে দাম সামান্য কমেছে,2020-09-18,মুন্না রায়হান,বাজারে সরকারের কঠোর নজরদারিসহ বিভিন্ন দেশ থেকে দ্রুত পেঁয়াজ আমদানির উদ্যোগের ফলে পাইকারি বাজারে কিছুটা নরমভাব দেখা গেছে।গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর শ্যামবাজার ও কাওরান বাজারের পেঁয়াজের পাইকারি দরে মানভেদে পাঁচ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। তবে খুচরা বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। আগের মতোই চড়া দরে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ।পেঁয়াজ আমদানিকারকরা বলেছেন দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দর্শনা আন্তর্জাতিক রেলবন্দর ও সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরের ভারতের সীমান্তে ব্যবসায়ীদের আগের এলসি করা যে ১২ থেকে ১৫ হাজার টন পেঁয়াজ আটকে আছে তা যে কোনো মুহূর্তে ভারত ছেড়ে দিতে পারে।বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিও গতকাল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন ভারতের হাইকমিশনারের সঙ্গে কথা হয়েছে। দুইএক দিনের মধ্যে সীমান্তে আটকে থাকা পেঁয়াজের সমস্যার সমাধান হবে। ফলে পাইকারি বাজারে কিছুটা নরম ভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে।গতকাল কাওরান বাজারে আড়তে প্রতি পাল্লা পাঁচ কেজি দেশি পেঁয়াজের পাইকারি দর ছিল ৪৩০ টাকা। এই হিসেবে এক কেজির দাম পড়ে ৮৬ টাকা। আর আমদানি করা প্রতি পাল্লা পেঁয়াজের পাইকারি দর ছিল ৩১০ থেকে ৩২০ টাকা। প্রতি কেজির দাম পড়ে ৬২ থেকে ৬৩ টাকা। কিন্তু এক দিন আগেও দেশি পেঁয়াজের পাল্লা ৪৮০ থেকে ৫০০ টাকা এবং আমদানিকৃত পেঁয়াজের পাল্লা ৩৫০ থেকে ৩৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে পাইকারি বাজারে দর কিছুটা কমলেও খুচরা বাজারে আগের মতোই চড়া দরে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ।গতকাল খুচরা বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ১০০ থেকে ১১০ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ মানভেদে ৭০ থেকে ৮৫ টাকা দরে বিক্রি হয়। এ প্রসঙ্গে খুচরা ব্যবসায়ীরা বলেন পাইকারি বাজার থেকে বেশি দরে কেনা তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। দাম কমলে আমরাও কম দামে পেঁয়াজ বিক্রি করব।পেঁয়াজ আমদানিকারক মোরশেদুর রহমান গতকাল ইত্তেফাককে বলেন শুনছি ভারতের সীমান্তে আটকে থাকা পেঁয়াজ ছাড়া হবে। কিন্তু সেটা দ্রুত করা উচিত। কারণ পেঁয়াজ তো পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন এই পেঁয়াজ দেশে ঢুকলে বাজার কিছুটা নরম হবে।এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন এখনো দেশে উত্পাদিত পেঁয়াজের ব্যাপক মজুত রয়েছে। এই পেঁয়াজ বাজারে আনতে পারলে ভোক্তাদের এত বেশি দামে পেঁয়াজ কিনতে হবে না। উল্লেখ্য গত ১৪ সেপ্টেম্বর ভারত কোনো পূর্বঘোষণা ছাড়াই পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ায় দেশে পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়ে।গতকালও রাজধানীতে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে টিসিবির পেঁয়াজ কিনতে দেখা গেছে ক্রেতাদের। বাজার স্থিতিশীল রাখতে সারা দেশে ৩০ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি শুরু করেছে সরকারের এ বিপণন সংস্থাটি। আগামী বছর মার্চ পর্যন্ত টিসিবির এ বিক্রি কার্যক্রম চলবে বলে বাণিজ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে টিসিবি এবার সরাসরি বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করে বিক্রি করবে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1927.csv b/Bangla_fin_news_articles/1927.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dc0e619ac74e2e2a08dffb2b77cafd73a6ff71cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1927.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1927,সপ্তাহের ব্যবধানে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম,2020-09-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আবারো বাড়লো স্বর্ণের দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে দেশের বাজারে বাড়লো এ দাম। এবার ভরিতে দুই হাজার ৪৫০ টাকা করে বেড়েছে। এতে ২২ ক্যারেটের ভরি প্রতি সর্বোচ্চ দাম হবে পড়বে ৭৬ হাজার ৪৫৮ টাকা। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে রূপার দাম। শুক্রবার থেকে নতুন দামে বিক্রি হবে অলংকার তৈরির এ ধাতু। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতির বাজুস প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এর আগে গত ১০ সেপ্টেম্বর ১৮ দিনের ব্যবধানে স্বর্ণের দাম ভরিতে এক হাজার ৭৫০ টাকা বেড়েছিল। বাজুস নির্ধারিত নতুন মূল্য তালিকায় দেখা গেছে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৬ হাজার ৪৫৮ টাকা। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এ মানের স্বর্ণের দাম ছিল ৭৪ হাজার আট টাকা। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ধরা হয়েছে ৭৩ হাজার ৩০৮ টাকা। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বিক্রি হয় ৭০ হাজার ৮৫৮ টাকা করে।আরো পড়ুন ... ...তিতাসডিপিডিসি ও মসজিদ কমিটি দায়ী প্রশাসনের প্রতিবেদনএকইভাবে ১৮ ক্যারেটের ভরির দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৪ হাজার ৫৬০ টাকায়। এ মানের স্বর্ণের ভরিপ্রতি দাম ছিল ৬২ হাজার ১১০ টাকা। সনাতন পদ্ধতিতে স্বর্ণ প্রতি ভরির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৪ হাজার ২৩৮ টাকা। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দাম ছিল ৫১ হাজার ৭৮৮ টাকা। এদিকে রূপার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ২১ ক্যাডমিয়ামের প্রতি ভরি রুপার বিক্রিমূল্য ৯৩৩ টাকা।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1928.csv b/Bangla_fin_news_articles/1928.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..083831dd41125a4e9ef3ed2dec4f500bfe6566aa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1928.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1928,পেঁয়াজ আমদানির এলসিতে সুদ ৯ শতাংশের বেশি নয়,2020-09-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পেঁয়াজ আমদানির এলসির ঋণপত্র সুদহার ন্যূনতম পর্যায়ে রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এক্ষেত্রে সুদের হার কোনোভাবেই ৯ শতাংশের বেশি হবে না। পেঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল রাখতে এরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।বাংলাদেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে পেঁয়াজসহ কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি ঋণপত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে সুদের হার ন্যূনতম পর্যায়ে রাখার জন্য ৩০ মে পর্যন্ত যেই নির্দেশনা ছিল এর সময়সীমা বর্ধিত করা হয়েছে। পেঁয়াজ আমদানির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ সুদহার নির্ধারণের এই নির্দেশনা চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয় সাম্প্রতিককালে আন্তর্জাতিক বাজারে পেঁয়াজের মূল্য বৃদ্ধির কারণে স্থানীয় বাজারেও ঊর্ধ্বগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এক্ষেত্রে বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক ও মূল্য স্থিতিশীল রাখার জন্য পেঁয়াজ আমদানি ঋণপত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে মার্জিনের হার ন্যূনতম পর্যায়ে রাখার জন্য পরামর্শ প্রদান করা হলো।উল্লেখ্য গত সোমবার বিকেলে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধের ঘোষণা দেয় ভারত। এরপরই দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ১০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে গেছে। ফলে এর বাজার নিয়ন্ত্রণে পেঁয়াজ আমদানিতে খরচ কমানোর বিষয়ে তাগিদ দিতেই নতুন এ নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।আরো পড়ুন ... ...১৭ ঘণ্টা পর ডিএনডি খাল থেকে নিখোঁজ কিশোরীর লাশ উদ্ধারদেশে পেঁয়াজ মজুত ও ঘাটতির বিষয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন আমরা ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে খোঁজ নিয়ে জেনেছি যে বর্তমানে দেশে ৫ থেকে ৬ লাখ টন পেঁয়াজ রয়েছে। আগামী নতুন পেঁয়াজ ওঠা পর্যন্ত আমাদের আরও প্রায় চার লাখ টন পেঁয়াজ আমদানি করতে হবে। ইতোমধ্যে টিসিবি টার্কি তুরস্ক থেকে পেঁয়াজ আমদানির জন্য এলসি খুলেছে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আগামী ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টিসিবির মাধ্যমে এক লাখ টন পেঁয়াজ আমদানি করবো।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1929.csv b/Bangla_fin_news_articles/1929.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..42b6f81202b5b0d1679d3b5b6fc155d913fe4cb8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1929.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1929,সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে বঞ্চিত হচ্ছে দরিদ্ররা সিপিডি,2020-09-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় সরকার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য যেসব কর্যক্রম পরিচালনা করছে সেখানে দরিদ্ররা কম সুবিধা পাচ্ছে। বিপরীতে যারা দরিদ্র না তারা বেশি সুবিধা পাচ্ছে। এমন তথ্য দিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি। বুধবার উত্তরপশ্চিম জেলাসমূহে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি বাস্তবায়নের কার্যকারিতা শীর্ষক এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় এ তথ্য তুলে ধরে সিপিডি। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ এবং অক্সফাম ইন বাংলাদেশ যৌথভাবে এই আলোচনাসভার আয়োজন করে।সভায় সিপিডির মূল প্রতিবেদন তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানটির রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বয়স্ক ভাতা অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুলের উপবৃত্তি এবং মাতৃত্বকালীন ভাতাএই পাঁচ খাতে যারা দরিদ্র না তারা বেশি সুবিধা পাচ্ছে। এসব কর্মসূচির আওতায় যাদেরকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে তার মধ্যে ৩৪ দশমিক ৪০ শতাংশ দরিদ্র। বাকি ৬৫ দশমিক ৬০ শতাংশই দরিদ্র না।নীলফামারী রংপুর কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলার প্রায় দেড় হাজার পরিবারের সঙ্গে কথা বলে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ের সরকারি প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সিপিডি।সিপিডির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যাদেরকে বয়স্ক ভাতা দেওয়া হচ্ছে তাদের ৩২ দশমিক ২০ শতাংশ দরিদ্র। বিপরীত সুবিধা পাওয়াদের ৬৭ দশমিক ৮০ শতাংশ দরিদ্র না। একইভাবে মাধ্যমিক স্কুল পর্যায়ে উপবৃত্তি পাওয়াদের ৭২ শতাংশ দরিদ্র না। আর প্রাথমিক স্কুল পর্যায়ে উপবৃত্তি পাওয়াদের ৬৩ দশমিক ৮০ শতাংশ দরিদ্র না। বিপরীতে অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও মাতৃত্বকালীন ভাতা এই দুই কর্মসূচির আওতায় দরিদ্ররা তুলনামূলক ভালো সুবিধা পাচ্ছে। তবে এই দুই প্রকল্পেও দরিদ্রদের থেকে দরিদ্র না এমন ব্যক্তিরা বেশি সুবিধা পাচ্ছে। এর মধ্যে অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি প্রকল্পের আওতায় সুবিধা পাওয়াদের ৪৯ দশমিক ৬০ শতাংশ দরিদ্র এবং দরিদ্র না ৫০ দশমিক ৪০ শতাংশ। আর মাতৃত্বকালীন ভাতা পাচ্ছে যারা তাদের ৪১ দশমিক ৫০ শতাংশ দরিদ্র এবং ৫৮ দশমিক ৫০ শতাংশ দরিদ্র না।সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলাম মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পারভীন আকতার সিপিডির নির্বাহী পরিচলক ফাহমিদা খাতুন প্রমুখ। আলোচনার সারসংক্ষেপ তুলে ধরেন সিপিডির ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।তাজুল ইসলাম বলেন গরিব হতদরিদ্র বয়স্ক ভাতার তালিকা স্থানীয়ভাবে তৈরি করা হয়। তখন মেম্বারচেয়ারম্যানরা দেশপ্রেমে প্রবাহিত না হলে সঠিক তালিকা হয় না। সে জন্য এটার অনেক দুর্বলতা আছে। এটাকে আমাদের আরো অ্যাড্রেস করতে হবে যাতে করে আমরা একটি পারফেক্ট ডাটাবেজ তৈরি করতে পারি। তাহলে মানুষ ন্যায়বিচার পাবে।তিনি আরো বলেন আমাদের মেম্বারচেয়ারম্যানরা যে তালিকা তৈরি করেন সেটি অত্যন্ত কঠিন কাজ। এখানে মেম্বারচেয়ারম্যানরা তাদের স্বজনদের ক্লাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন না।ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন সরকার যতই আগের চেয়ে বেশি উদ্যোগী হোক এবং বরাদ্দ করুক এখনো পর্যাপ্ততার জায়গায় পৌঁছায়নি। দেশ ও জাতি এখনো যে পরিমাণে দরিদ্র এবং বিভিন্ন ধরনের ভঙ্গুরতার মধ্যে আছে তাদের জন্য আরো বেশি সরকারি সাহায্যের প্রয়োজন আছে।এ সময় কয়েকটি ক্ষেত্রে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা বাড়ানোর সুপারিশ করেন তিনি। এর মধ্যে রয়েছেস্বল্প দক্ষ নারীদের অংশগ্রহণ আরোও ব্যাপক হারে বাড়ানো নগর দরিদ্রদের ক্ষেত্র আরো বাড়ানো প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ ও চরম দারিদ্র্যপ্রবণ এলাকায় কর্মসূচির আওতা বাড়ানো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1930.csv b/Bangla_fin_news_articles/1930.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..45514dcf2174da01b4e57c195f5184748c5afe5b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1930.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1930,এসি রপ্তানিতে ব্যাপক সাফল্য ওয়ালটনের,2020-09-16,অনলাইন রিপোর্ট,বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনা মহামারিতে স্থবির হয়ে পড়েছে আন্তর্জাতিক ব্যবসাবাণিজ্য তথা বিশ্ব অর্থনীতি। করোনার ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রেহাই পায়নি বাংলাদেশের অর্থনীতিও। এমন পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতিতে সুবাতাস নিয়ে আসছে বাংলাদেশি মাল্টিন্যাশনাল ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড ওয়ালটন। করোনার সময়েও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করেছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচার সমৃদ্ধ এয়ার কন্ডিশনার বা এসি।সূত্রমতে করোনা মহামারির প্রভাব কমতেই বিশ্বের অনেক দেশেই আমদানিরপ্তানি তথা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য শুরু হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে সম্প্রতি ইয়েমেন নেপাল পূর্ব তিমুর ও ভারতে রপ্তানি হয়েছে ওয়ালটনের তৈরি সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ইনভার্টার এসি। শুধু এসি নয় রপ্তানি হয়েছে ওয়ালটনের তৈরি টেলিভিশন কম্প্রেসরসহ বিভিন্ন প্রযুক্তিপণ্য। করোনার ক্ষতি কাটিয়ে উঠার ক্ষেত্রে জাতীয় অর্থনীতিতে ওয়ালটনের রপ্তানি বাণিজ্য বিশেষ অবদান রাখবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।ওয়ালটনের নির্বাহী পরিচালক ও এসি বিভাগের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর রহমান জানান দেশের মতো আন্তর্জাতিক বাজারেও ওয়ালটনের তৈরি সর্বাধুনিক প্রযুক্তির এসির চাহিদা বাড়ছে ব্যাপক। বিশেষ করে ওয়ালটনের তৈরি ইনভার্টার এসি বিশ্ববাজারেও ব্যাপক গ্রাহকপ্রিয়তা পাচ্ছে। তাই করোনার প্রভাব কমতেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশের খ্যাতনামা ব্র্যান্ডগুলো আমদানি করছে ওয়ালটনের তৈরি সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচার সমৃদ্ধ ইনভার্টার এসি। যা কিনা শুধু ওয়ালটনের জন্যই নয় জাতীয় অর্থনীতির জন্যও সুখবর বলে মনে করছেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1931.csv b/Bangla_fin_news_articles/1931.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2be8f38d75d595bded22cb72d458b29fbcfeba89 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1931.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1931,করোনার অর্থনৈতিক ক্ষতি দ্রুত কাটিয়ে উঠছে বাংলাদেশ এডিবি,2020-09-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার প্রভাবে গত ৬০ বছরের মধ্যে এ বছর সবচেয়ে খারাপ সময় পার করছে উন্নয়নশীল বিশ্ব। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এডিবি হিসেবে উন্নয়নশীল বিশ্বের প্রবৃদ্ধি এ বছর শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ সংকুচিত হয়ে যাবে। তবে আশার দিক হলো আগামী বছর ২০২১ সালে বড় ধরনের উত্থান হবে। সে সময় ৬ দশমিক ৮ শতাংশ প্রবৃৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ২০২১ সালে বাংলাদেশের মোট দেশজ উত্পাদনে জিডিপি প্রবৃদ্ধিও ৬ দশমিক ৮ শতাংশের প্রত্যাশা করছে সংস্থাটি।মঙ্গলবার প্রকাশিত এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুকের এডিও হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ কথা জানায় সংস্থাটি। চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের শুরুর দিকে রপ্তানি বৃদ্ধি রেমিট্যান্সে ঊর্ধ্বগতিসহ অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর ইতিবাচক প্রবণতা থাকায় এই পূর্বাভাস দিল সংস্থাটি। প্রতিবেদন প্রসঙ্গে এক প্রেস বার্তায় সংস্থাটির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ উল্লেখ করেন মহামারি থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধার পেতে শুরু করেছে। স্বাস্থ্য ও মহামারি পরিচালন ব্যবস্থার ওপর উল্লেখযোগ্য চাপ সত্ত্বেও সরকার উপযুক্ত অর্থনৈতিক প্রণোদনা ও সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে অর্থনীতিকে সুসংহত করেছে। দরিদ্রদের জন্য মৌলিক সেবা ও পণ্যাদি নিশ্চিত করেছে।সরকারের সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার ফলে এই পুনরুদ্ধার সম্ভব হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। এডিবির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বিশ্বব্যাপী চাহিদা কমে আসা এবং খাদ্য পণ্যের দাম কম থাকায় এ বছর এশিয়ায় মূল্যস্ফীতি ২ দশমিক ৯ শতাংশে বেঁধে রাখা যাবে। আগামী বছর অর্থাত্ ২০২১ সালে মূল্যস্ফীতি ২ দশমিক ৩ শতাংশে থাকবে বলে প্রত্যাশা করা হয়েছে। বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতির হার সাড়ে ৫ শতাংশের ঘরে থাকবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয় সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা এবং সরকারের উদ্দীপনা ব্যবস্থার দ্রুত বাস্তবায়ন প্রত্যাশিত পুনরুদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।তবে এই প্রবৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রে প্রধান ঝুঁকি হলো দীর্ঘমেয়াদি মহামারি ও বাংলাদেশের রপ্তানির গন্তব্য। অর্থাত্ করোনা মহামারির সময়কাল দীর্ঘায়িত হলে এবং বাংলাদেশের রপ্তানির বাজার সমস্যায় পড়লে কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জন বাধাগ্রস্ত হতে পারে। সেই সঙ্গে কর্মসংস্থান ও দক্ষতার উন্নয়নে গুরুত্ব দিতে হবে। মনমোহন প্রকাশ উল্লেখ করেছেন আমরা রপ্তানি ও রেমিট্যান্সের বৃদ্ধি দেখে আশাবাদী হচ্ছি। আশাকরি পুনরুদ্ধার টেকসই হবে যা প্রত্যাশিত প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়তা করবে। শুরুর দিকে করোনার ভ্যাকসিনের সহজলভ্যতা এবং মহামারি ব্যবস্থাপনার ওপর অবিচ্ছিন্ন জোর এই পুনরুদ্ধারটি বজায় রাখতে সহায়তা করবে বলে তিনি প্রত্যাশা করেন।উল্লেখ্য এর আগে গত জুনে চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি সাড়ে ৪ শতাংশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল এডিবি। সরকারি সাময়িক হিসেবে প্রবৃদ্ধির হার ৫ দশমিক ২ শতাংশ হয়েছে বলে প্রাক্কলন করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1932.csv b/Bangla_fin_news_articles/1932.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..739e039a14c21ac6bb3b3862d7f170a6731779ce --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1932.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1932,ভারত কাল থেকে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি করতে পারে,2020-09-15,হাকিমপুর দিনাজপুর সংবাদদাতা,গত রবিবারের আগে টেন্ডার হওয়া পেঁয়াজের চালান আগামীকাল বুধবার থেকে রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হতে পারে একটি সূত্র জানিয়েছে। ফলে পেঁয়াজ আমদানি শুরুর সম্ভাবনা দেখছেন হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারকেরা।গত সোমবার ১৪ সেপ্টেম্বর ভারত সরকার তাদের অভ্যন্তরীণ বাজারে সঙ্কটের কারণে মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। এরফলে বন্দরের ভারত অংশে ২৫০৩০০ পেঁয়াজ বোঝাই ভারতীয় ট্রাক আটকা পড়ে। ভারত থেকে এই দুইদিন আমদানি না হওয়ায় বন্দরের বাজারগুলোতে দামে বড় ধরণের প্রভাব পড়ে। এতে করে ৪০ টাকার পেঁয়াজ এক লাফে ৮০১০০ টাকায় বেচাকেনা হয়।এদিকে হিলি স্থলবন্দর আমদানি রফতানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ ভারতের বালুরঘাটের রপ্তানিকারক রামনাথ সাহার উদ্বৃতি দিয়ে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টায় জানান গত রবিারের আগে যেসব পেঁয়াজ রপ্তানির জন্য সেদেশের সরকার অনুমতি দিয়ে ছিল সেসব পরিমাণের পেঁয়াজ বাংলাদেশে রপ্তানির অনুমতি দিতে পারে। ধারনা করা হচ্ছে কাল বুধবার থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে পেঁয়াজ ঢোকার সম্ভাবনা রয়েছে।তিনি আরও জানান এটা ভারতের রপ্তানিকারকদের বক্তব্য। কিন্তু এখনো তারা কোনো সরকারি নির্দেশনা পাননি।ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1933.csv b/Bangla_fin_news_articles/1933.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..412de048bd07d8f51c7b8273338fe471536fb97d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1933.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1933,বাজারে পেঁয়াজের সংকট হবে না বাণিজ্য সচিব,2020-09-15,অনলাইন ডেস্ক,দেশে যে পরিমাণ পেঁয়াজ মজুদ আছে তাতে এই মুহূর্তে বাজারে কোনো সংকট তৈরি হবে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দিন।তিনি বলেন আমাদের কাছে যে তথ্য আছেতাতে অভ্যন্তরীণ সরবরাহ চেইন স্বাভাবিক থাকবে এবং মূল্য য়ৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে সরকার সব ধরনের কৌশল নিচ্ছে।আজ মঙ্গলবার তিনি বলেন ভারতের পক্ষ থেকে গতকাল পেঁয়াজ রফতানি বন্ধের ঘোষণা আসার পরপরই আমরাও প্রস্তুতি নিচ্ছিযাতে দেশের অভ্যন্তরীণ সরবরাহ চেইনে কোনো রকম সংকট তৈরি না হয়। আশা করি পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে পারলে মূল্যও যৌক্তিক পর্যায়ে থাকবে।তিনি জানান রফতানি নিষেধাজ্ঞা ভারত যেন তুলে নেয় সেজন্য অনুরোধ জানানো হবে। একইসাথে বিকল্প বাজার থেকে আমদানির উদ্যোগও নেয়া হয়েছে।উল্লেখ্য গতকাল ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় পেঁয়াজ রফতানিতে নিযেধাজ্ঞা দেয়। বাসসইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1934.csv b/Bangla_fin_news_articles/1934.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c8535af422304438189ff1697b799d114727a255 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1934.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1934,মজুদ পর্যাপ্ত তারপরেও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে পেঁয়াজের দাম,2020-09-15,কুমিল্লা প্রতিনিধি,ভারত থেকে পেঁয়াজ রপ্তানির বন্ধের খবরে ক্রমেই অস্থির হয়ে পড়েছে বাজার। জেলা শহর থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রামে ঘণ্টার ব্যবধানে কেজিতে পেঁয়াজের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে দ্বিগুণেরও বেশি হচ্ছে।আরও মূল্য বৃদ্ধির আশায় কোনো কোনো স্থানে মজুদদাররা পেঁয়াজের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে।কুমিল্লা নগরীর কয়েকটি বাজার ঘুরে ও জেলার বিভিন্ন উপজেলার বাজারগুলো থেকে স্থানীয়ভাবে খোঁজ নিয়ে পেঁয়াজের এ আকস্মিক মূল্য বৃদ্ধির খবর জানা গেছে।জানা যায় ভারত থেকে সোমবার বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের খবরে কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন গোডাউন ও দোকানগুলোতে পেঁয়াজের পর্যাপ্ত মজুদ থাকা সত্ত্বেও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ানো হয়েছে দাম।সোমবার কুমিল্লার বাজারে পেঁয়াজের কেজি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়। এর একদিন পরই মঙ্গলবার কুমিল্লা নগরীর চকবাজার রাজগঞ্জ নিউমার্কেটসহ বিভিন্ন বাজার পরিদর্শনকালে ভোক্তাদের নিকট প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।কুমিল্লা নগরীর চকবাজারের হাজী ফয়েজ স্টোরের মালিক জসীম উদ্দীনের দোকানে ৩৫ বস্তা পেঁয়াজ মজুদ দেখা গেলেও তা বিক্রি হয়ে গেছে বলে তিনি দাবি করেন।সিরাজুল হক স্টোরের মাসুদ মিয়া জানান সকালে ম্যাজিস্ট্রেট এসে ৪৫ টাকা মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে কিন্তু আমরা বেশি টাকা দিয়ে কিনেছি তাই ওই দরে পেঁয়াজ বিক্রি করতে পারছি না।শাহপরান ট্রেডার্সের লিটন মিয়া জানান ম্যাজিস্ট্রেটের ৪৫ টাকা ধার্য মূল্য অনুযায়ী পেঁয়াজ বিক্রি করা সম্ভব নয়।নগরীর দক্ষিণ চর্থা এলাকার বাসিন্দা আবুল হাসেম জানান সোমবার পেঁয়াজের কেজি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে অথচ একদিনের ব্যবধানে মঙ্গলবার তা কিনতে হয়েছে ৭৫ টাকা কেজি দরে।এছাড়া জেলার চৌদ্দগ্রামের মিয়াবাজার দাউদকান্দি উপজেলা সদরসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলের হাটবাজার গুলোতে ৭৫ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে বলে খবর পাওয়া গেছে।মঙ্গলবার বিকাল ৫টার দিকে দেবীদ্বার নিউমার্কেট থেকে সংবাদকর্মী ফখরুল ইসলাম সাগর জানান উপজেলা সদরের খুচরা বাজারে সোমবার ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি হলেও ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে দাম বেড়ে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।এদিকে ভারত থেকে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের খবর ছড়িয়ে পড়ার পর পেঁয়াজের কৃত্রিম সংকটের কারণে আরও মূল্য বৃদ্ধির আশংকায় মঙ্গলবার দুপুরে হাটবাজারগুলোতে পেঁয়াজের জন্য দোকানে ক্রেতাদের ভিড় করতে দেখা গেছে।ক্রেতারা পেঁয়াজের লাগামহীন মূল্য বৃদ্ধির জন্য স্থানীয় প্রশাসন ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের স্থানীয় কর্মকর্তাকর্মচারীদের দুষছেন। তবে অধিদপ্তরের কুমিল্লা সহকারী পরিচালক মো. আসাদুল ইসলাম জানান অধিক মূল্যে পেঁয়াজ বিক্রির দায়ে মঙ্গলবার নগরীর চকবাজারের আরিশা শাহপরান নকুল মতিন ও রেভতী স্টোরকে মোট ৩২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।মফস্বলের বাজারগুলোতে অতিরিক্ত মূল্য বৃদ্ধির বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি তা স্থানীয় প্রশাসনকে জানানোর পরামর্শ দেন।কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আবুল ফজল মীর জানান পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থকে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1935.csv b/Bangla_fin_news_articles/1935.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..216c0c7062604789d7e86ea5d38ec36c37d26480 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1935.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1935,মহামারী থেকে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতি এডিবি,2020-09-15,অনলাইন ডেস্ক,এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি জানিয়েছে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার প্রকল্পগুলোর দ্রুত বাস্তবায়নে সরকারের দূরদর্শী ও বিচক্ষণ মাইক্রোইকোনোমি ব্যবস্থাপনার ফলেই মূলত মহামারী থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতি আবার ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে।আন্তর্জাতিক সংস্থাটির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ বলেন বাংলাদেশের অর্থনীতি এই মহামারী থেকে পুনরুদ্ধার হতে শুরু করেছে। করোনাকালে স্বাস্থ্য ও মহামারী ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির উপর ব্যাপক চাপ সত্ত্বেও যথাযথ অর্থনৈতিক পদক্ষেপ ও সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের প্রণোদনা মাধ্যমে দরিদ্র ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠির মৌলিক চাহিদা পূরণ এবং মৌলিক সেবাসমূহ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী নিশ্চিতের মাধ্যমে সরকার অর্থনৈতিক চাপ সামাল দিয়েছে।তিনি আরও বলেন সাম্প্রতিক রপ্তানি আয় ও রেমিটেন্সের পাশাপাশি অথনৈতিক উদ্দীপনা ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য বিদেশি তহবিলসহ সরকারের মাইক্রোইকোনোমিক ব্যবস্থাপনার কারণেই মূলত এই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার সম্ভব হয়েছে।এডিবির এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক এডিও ২০২০ এর সর্বশেষ প্রতিবেদনটি আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত হয়েছে।প্রতিবেদনটিতে করোনাকালে সরকারের দূরদর্শী ও বিচক্ষণ সিদ্ধান্তের প্রশংসা করা হয়েছে।প্রতিবেদনে আরও বলা হয় ২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি ৬.৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।এডিবি বাংলাদেশে দীর্ঘকালীন মহামারী ও এর ফলে রপ্তানী আদেশ স্থগিত বা বাতিল হওয়া প্রধান ঝুঁকি হিসেবে মনে করছে।প্রকাশ বলেন আমরা রপ্তানি ও রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে আশাবাদী যে শিগগিরই এটি টেকসইভাবে ঘুরে দাঁড়াবে।এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন দ্রুত করোনার ভ্যাকসিন প্রতিষেধক পেলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা এই মহামারী মোকাবেলা করে দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে বড় ভূমিকা রাখতে পারবে।এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এই সংকটকে সম্পদ আহরণ রপ্তানী বৈচিত্রকরণ কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দক্ষতা উন্নয়নের পাশাপাশি সামাজিক সুরক্ষার মতো ক্ষেত্রগুলোতে আরো সংস্কারে একটি সুযোগ হিসেবে দেখছেন।তিনি বলেন এডিবি এই ক্ষেত্রগুলোতে সরকারকে আরো সহায়তা দেবে।এডিবি ইতোমধ্যেই ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রথমিক ঋণ সহায়তা দিয়েছে এবং কোভিড১৯ এর আর্থসামাজিক অভিঘাত মোকাবেলায় ৪.৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ মঞ্জুর হয়েছে। এডিবি বাংলাদেশে বাংলদেশে ৫.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে এবং ২০২১২০২৩ সালের জন্য আরো ৫.২ বিলিন মার্কিন ডলার প্রস্তুত রেখেছে।বাংলাদেশের সাথে ৪৭ বছরের অংশীদারিত্বে এডিবি সহঅর্থায়ন জনসেবা এবং বাংলাদেশের মানুষের সামাজিক অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পে ৩৬.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি ঋণ দিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ৪৯টি প্রকল্পে এডিবির প্রায় ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পোর্টফোলিও রয়েছে। বাসসইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1936.csv b/Bangla_fin_news_articles/1936.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..273c872eb2bccf8816a28cad5e8bab0e3f6d24bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1936.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1936,কলকাতায় পানির দামে ইলিশ দেশে বাড়ছে পেঁয়াজের ঝাঁজ,2020-09-15,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ থেকে ভারতের কলকাতায় ইলিশের প্রথম চালান পৌঁছেছে মঙ্গলবার সকালে। আর এর মধ্যেই সেখানকার বাজারগুলোতে ইলিশের দামে প্রভাব পড়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজ। সংবাদমাধ্যমটি দাবি করছে পশ্চিমবঙ্গে এখন পানির দামে বিক্রি হচ্ছে পদ্মার ইলিশ।এদিকে ভারত থেকে পেঁয়াজ রফতানি হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়ায় বিপাকে পড়েছে বাংলাদেশের ক্রেতা ও বিক্রেতারা।জি নিউজের প্রতিবেদনে ভারতের কলকাতার দমদমপাতিপুকুর বাজারের ইলিশ মাছের দামের পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয় মঙ্গলবার বাংলাদেশের পাঠান ইলিশের মধ্যে একটন গেছে ওই বাজারে। সেখানে বড়ো একটি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ২০০ ভারতীয় রুপিতে। এছাড়া ছোট একটি ইলিশ মিলছে ৮০০ থেকে ৯০০ ভারতীয় রুপিতে।এদিকে হঠাৎ করে ভারত থেকে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধের দেশের খুচরা বাজারে রাতারাতি এ পণ্যটির দাম বেড়ে গেছে। জানা গেছে মাত্র একদিনের ব্যবধানে কেজিতে ২৫ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে দেশি পেঁয়াজ বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৯৫ থেকে ১০০ টাকায়। পেঁয়াজের বাড়তি দামে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রেতা ও বিক্রেতারা। তারা বলছেন বাজারে পেঁয়াজের সংকটে দাম বেড়েছে।সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়রাজধানীর রামপুরা মালিবাগ মালিবাগ রেলগেট বাজার শান্তিনগর খিলগাঁও কাঁচা বাজারে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯৮ থেকে ১০০ টাকা প্রতি কেজি আর ছোট আকৃতির দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকা প্রতি কেজি।আসন্ন দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা হিসেবে ভারতে এবার ১ হাজার ৪৫০ টন ইলিশ মাছ দেবে বাংলাদেশ।ইত্তেফাকএআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1937.csv b/Bangla_fin_news_articles/1937.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4a7f1db5634da08d8b49662e58b866618134eb53 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1937.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1937,আটকা পড়া ও এলসি করা পেঁয়াজ দেশে আসা নিয়ে দুশ্চিন্তায় আমদানিকারকেরা,2020-09-15,হাকিমপুর দিনাজপুর সংবাদদাতা,অভ্যন্তরীণ সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির অজুহাত দেখিয়ে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে ভারত সরকার। পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ায় বিপাকে পড়েছেন হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারকেরা। সোমবার পেঁয়াজ আমদানি না হওয়ায় দেশে প্রবেশের অপেক্ষায় ভারতে আটকা পড়েছে ২৫০৩০০ পেঁয়াজ বোঝাই ভারতীয় ট্রাক। এছাড়াও আমদানির জন্য এলসি করা প্রায় ১০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ দেশে আসা নিয়েও দুশ্চিন্তায় পড়েছেন এই বন্দরের আমদানিকারকেরা।এদিকে ভারত থেকে পেঁয়াজ আসা বন্ধ হয়ে যাওয়ার খবরে বন্দরের বাজারে প্রতি কেজিতে ৫৮ টাকা দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪৪৪৬ টাকায়। গত রবিবার ও কাল সোমবার এই পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৩৮ টাকায়।ভারতের হিলির সিএন্ডএফ এজেন্ট শংকর দাশ জানান ভারত সরকারের বৈদেশিক বাণিজ্য অধিদপ্তর গতকাল সন্ধ্যায় এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। সেখানে বলা হয়েছে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ থাকবে।তিনি আরও জানান সাম্প্রতিককালে ভারতে বন্যায় পেঁয়াজের আবাদ নষ্ট হয়ে গেছে। এ কারণে মজুদ কমে যাওয়ায় দাম বেড়ে গেছে। মুলত দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।হিলি স্থলবন্দর আমদানিরফতানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশীদ বলেন হঠাৎ করেই ভারত সরকার বন্যার কারণ দেখিয়ে তাদের অভ্যন্তরীণ সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে। একারণে গতকাল হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দেশে পেঁয়াজ আমদানি হয়নি। শুধুমাত্র হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকেরা ১০ হাজার টনের মতো পেঁয়াজ আমদানি জন্য ভারতে এলসি করেছেন। যার বিপরীতে ২৫০৩০০ ভারতীয় ট্রাক পেঁয়াজ নিয়ে ভারতে আটকা পড়েছে। এসব পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাক দেশে প্রবেশ করতে না পারলে পেঁয়াজে পচন ধরে নষ্ট হবে। লোকসান গুনতে হবে আমাদের। আমরা চাই আমাদের এলসি করা পেঁয়াজগুলি দেশে পাঠানো হয়।ইত্তেফাকএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1938.csv b/Bangla_fin_news_articles/1938.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7c15a196bd1b7f14816946550ff54b19f9c30a0b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1938.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1938,ভারতের পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের ঘোষণায় রাতেই দাম বাড়াল ব্যবসায়ীরা,2020-09-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অতিবৃষ্টি ও বন্যায় সরবরাহে ঘাটতি দেখা দেওয়ায় কথা বলে আপাতত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে ভারত। গতকাল সোমবার ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে এই সিদ্ধান্ত আসার পরপরই দেশে অসাধু ব্যবসায়ীরা সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। সন্ধ্যার পর রাজধানীর কাওরান বাজারের আড়তে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৩৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০০ টাকায় নিয়ে গেছে। অনেকে আড়ৎ থেকে পেঁয়াজের বস্তা সরিয়ে ফেলছে বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।গতকাল সন্ধ্যায় এ প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে কাওরান বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা ব্যাংক কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন আমার কাছে দোকানি এক পাল্লা ৫ কেজি পেঁয়াজ ১৮০ টাকা চায়। দামাদামি করেও কিনিনি। সবজি কিনে যাওয়ার সময় পেঁয়াজ কিনব বলে ভেবেছি। ১৫ মিনিট পর সবজি কিনে ফিরে পেঁয়াজ নিতে চাইলে দোকানি এক পাল্লা ৫০০ টাকা দাবি করেন। অনেক দামাদামির পর ৪৫০ টাকায় কিনেছি।ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করেছে এই ঘোষণা শোনার পর অনেকেই কাওরান বাজারে পেঁয়াজ কিনতে ভিড় করেন। গত বছরেও ভারত রপ্তানি বন্ধ করায় পেঁয়াজের কেজি আড়াই থেকে তিনশ টাকায় উঠেছিল। এবারও অসাধু ব্যবসায়ীদের একই ধরনের তত্পরতা দেখা যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন অনেক ক্রেতা।গতকাল হিলি স্থলবন্দর দিয়ে কোনো পেঁয়াজ দেশে আসেনি। হিলি স্থল ও শুল্ক স্টেশনের উপকমিশনার সাইদুল আলম গতকাল রাতে বলেন পেঁয়াজ সংকটের কারণে ভারত রপ্তানি সাময়িক বন্ধ রাখায় কোনো পেঁয়াজ আসেনি।তবে আমদানিকারকরা জানিয়েছেন মূল্যবৃদ্ধির কৌশল হিসেবে ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করেছে। গত বছরও রপ্তানি পুরোপুরি বন্ধের আগে কয়েক দফায় মূল্য বাড়ায়। এদিকে পেঁয়াজ আমদানির জন্য যেসব এলসি খোলা রয়েছে এবং টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে সেগুলোর বিপরীতেও কোনো পেঁয়াজ রপ্তানি হবে না বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে।পেঁয়াজ আমদানিকারক সাইফুল ইসলাম গতকাল ইত্তেফাককে বলেন অতিবৃষ্টি ও বন্যার কারণে ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে পেঁয়াজ উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। তবে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের মতো কোনো অবস্থা সৃষ্টি হয়নি। এটা মূল্যবৃদ্ধির কৌশল ছাড়া আর কিছুই নয়।এদিকে পেঁয়াজের দর নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমদানি পর্যায়ে শুল্ক প্রত্যাহারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে এনবিআর গত সপ্তাহে চিঠি দিয়েছিল। তবে এনবিআর পেঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহারের পক্ষে নয় বলে গতকাল সংস্থাটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি পাঠিয়ে এ বিষয়ে নিজেদের অপারগতার কথা জানিয়ে দিয়েছে। এনবিআর মনে করছে পেঁয়াজে বর্তমানে যে শুল্ক রয়েছে তার কারণে ভোক্তা পর্যায়ে দাম তেমন বাড়ার কথা নয়। বরং স্থানীয়ভাবে পেঁয়াজ উৎপাদনে কৃষকদের উত্সাহিত করতে আমদানি পর্যায়ে শুল্ক থাকা প্রয়োজন।গত বাজেটে এনবিআর পেঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এনবিআরের শুল্ক বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন এই শুল্ক দাম বাড়ার জন্য বাস্তবে দায়ী নয়। এর আগেও এ বিষয়টি আমরা মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছিলাম। অন্যদিকে ট্যারিফ কমিশনের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইত্তেফাককে বলেন দীর্ঘমেয়াদে পরনির্ভরতা কমানোর লক্ষ্যে স্থানীয় উত্পাদিত পেঁয়াজের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত হওয়া দরকার। এজন্য কীভাবে তাদের রক্ষা করা যায় তা ভাবতে হবে।বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে দেশে প্রতি বছর পেঁয়াজের চাহিদা ২৪ থেকে ২৫ লাখ টন। আর এই চাহিদার একটি বড় অংশ আমদানি করে মেটানো হয়। কারণ গত কয়েক বছরে দেশে পেঁয়াজের উত্পাদন বাড়লেও আমদানি বেড়েছে তার চেয়ে বেশি। পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী গত পাঁচ বছরে পেঁয়াজের উৎপাদন ১৭ থেকে ১৮ লাখ মেট্রিক টনে স্থিতিশীল রয়েছে। কিন্তু এই সময়ে আমদানির পরিমাণ বেড়েছে অনেক বেশি।পেঁয়াজ বিক্রি আরো জোরালো করবে টিসিবি পেঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল রাখতে বর্তমানে রাজধানীসহ সারা দেশে খোলা বাজারে কম দামে পেঁয়াজ বিক্রি করছে সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে ৩০ টাকায়। গতকাল টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির ইত্তেফাককে বলেন টিসিবি এবার যথেষ্ট প্রস্তুতি নিয়ে পেঁয়াজ বিক্রি শুরু করেছে। বাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত পেঁয়াজ বিক্রি কার্যক্রম চলবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1939.csv b/Bangla_fin_news_articles/1939.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..06bbd8a540e0b3e90854e4bd0661cc98e79e4a6b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1939.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1939,বড় উত্থান এক দিনে ফিরল ৮ হাজার কোটি টাকার মূলধন,2020-09-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার দেশের শেয়ারবাজারে বড় উত্থান হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সবকটি মূল্যসূচকের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। আর শেয়ারবাজারে ফিরেছে ৮ হাজার ৭১ কোটি ১৬ লাখ ৭৩ হাজার টাকা বাজার মূলধন।বিনিয়োগকারীদের আস্থা আর তারল্যসংকটে দীর্ঘদিন ধরে ধুঁকতে থাকা শেয়ারবাজার দুই মাসের বেশি সময় ধরে ঊর্ধ্বমুখী ধারায় রয়েছে। সূচকের একের পর এক উত্থানের কারণে গত বৃহস্পতিবার ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক এক বছরের বেশি সময় পর ৫ হাজার পয়েন্ট স্পর্শ করে।বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৫ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক স্পর্শ করার পর রবিবার লেনদেনের শুরুতেই শেয়ারবাজারে বড় উত্থানের আভাস পাওয়া যায়। লেনদেনে অংশ নেওয়া একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়তে থাকে। যা অব্যাহত থাকে লেনদেনের শেষ পর্যন্ত। এতে প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৮২ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৯৪ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই৩০ আগের দিনের তুলনায় ১৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএসই শরিয়াহসূচক ১২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৭০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে অংশ নেওয়া ২২৬ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে ১০৬টি এবং ২৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩২৯ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১ হাজার ২৪ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। সে হিসাবে আগের দিনের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ৩০৫ কোটি ১৮ লাখ টাকা।টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো ফার্মার। কোম্পানিটির ৫৮ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর ৪০ কোটি ৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৩২ কোটি ৮৬ লাখ টাকার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক।এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেব্র্যাক ব্যাংক ওরিয়ন ফার্মা ওরিয়ন ইনফিউশন সিটি ব্যাংক ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং এবং এক্সপ্রেস ইনসিওরেন্স।অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ২৩৯ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৮৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭৭টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৮৫টির এবং ২৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1940.csv b/Bangla_fin_news_articles/1940.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..483bdea37305811a5fc8e0b5943dc1dd886f2fde --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1940.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1940,বেনাপোল বন্দরে পণ্যজট ক্রেন ফর্কলিফটের সঙ্কট নেপথ্যে অন্য কিছু,2020-09-13,বেনাপোল যশোর সংবাদদাতা,দেশের সর্ববৃহৎ স্থলবন্দর বেনাপোলে অধিকাংশ ক্রেন ও ফর্কলিফট অকেজো থাকায় মালামাল ওঠানামা ও ডেলিভারি করা সম্ভব হচ্ছেনা। ফলে বন্দরে সৃষ্টি হয়েছে ভয়াবহ পণ্যজট। বিরাজমান জটিলতা সমাধান না হলে যে কোনো সময় বন্ধ হতে পারে দুই দেশের আমদানিরফতানি বাণিজ্য। তবে বেনাপোল স্থল বন্দরে ফর্কলিফট ও ক্রেন সরবারহকারী ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সিস লজিস্টিক্যাল সিস্টেম লিমিটেড বলছে ভিন্ন কথা। পাঁচ বছরের চুক্তিতে ১৪ বছর ধরে কাজ চলছে বন্দরে বাড়েনি চুক্তি মূল্য পরিশোধ করেনি কোম্পনির পাওনা টাকা।বন্দর সূত্র জানায় বর্তমানে বেনাপোল বন্দরে ২৫ টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন ফর্কলিফট রয়েছে একটি ও পাঁচ টনের ফর্কলিফট রয়েছে পাঁচটি। এর মধ্যে চারটি দীর্ঘদিন ধরে অচল। ৪০ টন ৩৫ টন ও ১৯ টনের ক্রেন আছে একটি করে। আর ১০ টনের ক্রেন আছে দুইটি। এসব ক্রেনের মধ্যে পাঁচটি থাকে অধিকাংশ সময় অকেজো। বর্তমানে সবচেয়ে বড়ো ২৫ টনের ফর্কলিফটি অকেজো থাকায় বড়ো ধরনের বিপর্যয় ঘটছে মালামাল লোডআনলোডে।বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন খালাসের অভাবে পণ্যবোঝাই ট্রাক বন্দরের ভেতর দাঁড়িয়ে থাকছে দিনের পর দিন। ট্রাক থেকে পণ্য নামানোর অনুমতি মিললেও ক্রেন বা ফর্কলিফট মিলছে না। ফলে জায়গা ও ক্রেন সঙ্কট বিপাকে পড়েছেন বন্দর ব্যবহারকারীরা।ফর্কলিফট ও ক্রেন সরবারহকারী ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সিস লজিস্টিক্যাল সিস্টেম লিমিটেডের বেনাপোলের ম্যানেজার ফখরুল ইসলাম জানান ২০০৬ সালে আমাদের প্রতিষ্ঠান বন্দরের পণ্য ওঠানো ও নামানোর জন্য বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করে। পরে বন্দর কর্তৃপক্ষ আর চুক্তি নবায়ন করেনি। আমাদের কোম্পানির দেনা পাওনা পরিশোধ করেনি। আমরা অনেকটা বাধ্য হয়ে গত ১৪ বছর ধরে পুরাতন চুক্তিতে বন্দরের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। ১৪ বছর আগের চুক্তিতে বর্তমানে বন্দরের কার্যক্রম চালানো সম্ভব না। আমাদের দেনা পাওনা পরিশোধ করা হলে আমরা বন্দরের কার্যক্রম গুটিয়ে নেবো।ব্যবসায়ীদের এসব অভিযোগের কথা স্বীকার করে বেনাপোল স্থলবন্দরের ডেপুটি ডাইরেক্টর মামুন তরফদার জানান বর্তমানে প্রচুর পরিমাণ মালামাল আসছে ভারতে থেকে। সে জন্য জায়গার কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। তবে বন্দরে ক্রেন ফরকলিপট এর সমস্যা আছে। আইনি জটিলতার কারণে সমস্যাগুলো হচ্ছে। অচিরেই সব সমাধান করা হবে।ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1941.csv b/Bangla_fin_news_articles/1941.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..afa289e9d7923274a4c57c2c3437f8fe7495b1e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1941.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1941,যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি হারে রপ্তানি ভিয়েতনাম কম্বোডিয়ার,2020-09-13,রিয়াদ হোসেন,করোনার থাবায় বিশ্বের অন্যতম বৃহত্ বাজার যুক্তরাষ্ট্রের পোশাক আমদানিতে রীতিমত ধস নেমেছে। দেশটির পোশাক আমদানির তথ্য সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান ওটেক্সার অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেল হিসাব অনুযায়ী গত জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত সাত মাসে দেশটির পোশাক আমদানি কমেছে প্রায় ৩১ শতাংশ। এর ধাক্কা লেগেছে দেশটিতে রপ্তানিকারক প্রায় সব দেশেই।একমাত্র কম্বোডিয়া বাদে সেখানে শীর্ষ ১০ রপ্তানিকারক দেশের সবারই রপ্তানি কমেছে। তবে ওটেক্সার তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে আলোচ্য সময়ে কম্বোডিয়া ছাড়াও ভিয়েতনামের পোশাক রপ্তানি পরিস্থিতি বাংলাদেশের চেয়ে ভালো। অন্যদিকে প্রধান রপ্তানিকারক চীনের অবস্থা সবচেয়ে বেশি খারাপ। চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে মোট ৩ হাজার ৩৮৭ কোটি ৬০ লাখ ডলারের পোশাক পণ্য আমদানি করেছে। আগের বছরের একই সময়ে এই পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৮৮৬ কোটি ৫৭ লাখ ডলারের।ওটেক্সার হিসাব অনুযায়ী চলতি বছরের সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রপ্তানি কমেছে ১৮ দশমিক ৫৪ শতাংশ। একই সময়ে ভিয়েতনামের রপ্তানি কমেছে ১১ শতাংশের মতো। দেশটি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এখনো দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পোশাক রপ্তানিকারক দেশের তালিকায় রয়েছে। অন্যদিকে কম্বোডিয়ার রপ্তানি কমেনি বরং বেড়েছে ৬ শতাংশের কিছু বেশি।করোনার অতিমারিতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ার পোশাক রপ্তানি বাড়ার পেছনে কিছু কারণ তুলে ধরেছেন রপ্তানিকারকরা। উভয় দেশই পণ্য পাঠানোর সময়ে লিড টাইম বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। অন্য দিকে ভিয়েতনাম যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা পায়। আবার তারা কৃত্রিম তন্তুনির্ভর ম্যান মেইড ফাইবার ব্যবহার করে পোশাক রপ্তানি করে বেশি। চীন থেকে একই কাঁচামাল আমদানি করে রপ্তানির ক্ষেত্রে সময়ের দিক থেকে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে থাকে ভিয়েতনাম।যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ফতুল্লা গ্রুপের কর্ণধার ফজলে শামীম এহসান ইত্তেফাককে বলেন যুক্তরাষ্ট্রে আমাদের পোশাক রপ্তানিতে সাড়ে ১৫ শতাংশ শুল্ক রয়েছে কিন্তু ভিয়েতনামের পণ্যে শুল্ক নেই। শুল্ক সুবিধা থাকায় বাংলাদেশের চাইতে পরিষ্কারভাবে এগিয়ে থাকছে ভিয়েতনাম। তাদের গভীর সমুদ্র বন্দর রয়েছে। ফলে তারা সেখান থেকে সরাসরি পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে পাঠাতে পারে। আর আমাদের ফিডার ভ্যাসেলে পণ্য কলম্বো সিঙ্গাপুর কিংবা ভিয়েতনাম পাঠাতে হয় আগে। এরপর সেখান থেকে মাদার ভ্যাসেলে যুক্তরাষ্ট্রে যায়। ফলে লিড টাইমে তারা এগিয়ে থাকছে। এসব কারণে তারা আমাদের চাইতে এগিয়ে রয়েছে।বর্তমানে পোশাক রপ্তানিকারক হিসেবে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান প্রতিযোগী দেশ মনে করা হয় ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়াকে। তথ্য অনুযায়ী গত জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি হয়েছে ২৯০ কোটি ৫৩ লাখ ডলারের। আগের বছরের একই সময়ে দেশটিতে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩৫৬ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের পোশাক পণ্য।অন্যদিকে ভিয়েতনাম চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করেছে ৬৯৪ কোটি ২২ লাখ ডলারের পোশাক পণ্য। আর কম্বোডিয়া ২০১৯ সালে ১৪৫ কোটি ডলারের রপ্তানি করলেও চলতি বছরের সাত মাসে রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫৪ কোটি ডলারের।এছাড়া গত সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চীনের রপ্তানি কমেছে ৪৯ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে দেশটিতে চীনের পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৭৩৪ কোটি ৬৪ লাখ ডলারের। গত বছরের একই সময়ের রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৪৫০ কোটি ডলারের পোশাক পণ্য।এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে শীর্ষ ১০ পোশাক রপ্তানিকারক দেশের মধ্যে গত সাত মাসে ইন্দোনেশিয়ার কমেছে প্রায় ২০ শতাংশ ভারতের ৩৩ শতাংশ মেক্সিকোর ৩৬ শতাংশ হন্ডুরাসের ৪৭ শতাংশ পাকিস্তানের ১৯ শতাংশ এবং দক্ষিণ কোরিয়ার প্রায় ২৬ শতাংশ।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1942.csv b/Bangla_fin_news_articles/1942.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf14127e3efae3434470233bc3958aa1c1620f89 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1942.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1942,রাইড শেয়ার সেবা নিয়ে এবার বাংলাদেশে ‘ড্রাইভিল’,2020-09-11,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করলো মার্কিন অ্যাপসভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ড্রাইভিল। আজ মঙ্গলবার ৮ সেপ্টেম্বর বিকেল চারটায় রাজধানীর লেকশোর হোটেল গুলশানে অ্যাপভিত্তিক নতুন এই রাইড শেয়ার সেবা ড্রাইভিলএর উদ্বোধন করা হয়।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধান অতিথি সংসদ সদস্য আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম বাবু ও প্রতিষ্ঠানে উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। শুরুতে কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের শুরু হয়। পরবর্তীতে ড্রাইভিলএর বাংলাদেশের তাদের কার্যক্রম ও পরিকল্পনা বক্তব্যের মাধ্যমে তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পরবর্তীতে এই যাত্রায় শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তব্য রাখেন প্রাধন অতিথি। তবে এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারেননি ড্রাইভিলএর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ ওয়াহিদ উজ্জ্বল। করোনা মহামারির কারণে তিনি উদ্বোধনী আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারেননি।নাগরিক জীবনে যোগাযোগ ও যাত্রা পথ নিরাপদ সুন্দর ও নির্ভরযোগ্য করতে ড্রাইভিল বদ্ধপরিকর ও আন্তরিক বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠান সংশিষ্ট প্রত্যেকেই। প্রতিযোগিতার বাজারে নিজেদের সেবা ও আন্তরিকতা দিয়েই যাত্রীদের নির্ভরতা অর্জনই প্রতিষ্ঠানটির মূল লক্ষ্য। উন্নত বিশ্বের মত করে বর্তমান এবং আধুনিক টেকনোলজী ব্যবহার করা হয়েছে ড্রাইভিল আপ্যসে। যাতে করে নির্ভয়ে যাতায়াত করতে পারেন চালক এবং যাত্রীরা।উপস্থিত সবার বক্তব্যের শেষে মঞ্চে কেক কেটে ড্রইভিলএর ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শুভ উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি ও অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।বর্তমানে কোবিড১৯ এর কারণে বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশে ঢাকা ব্যাতীত সারা দেশে বন্ধ আছে রাইড শেয়ার সেবা । তাই শুধুমাত্র ঢাকাতেই শুরু হতে যাচ্ছে ড্রাইভিলএর কার্যক্রম। তবে ইন্টারসিটি সেবার মাধ্যমে যে কেউ চাইলেই ঢাকা থেকে বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে যেতে পারবেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই ঢাকার বাহিরে ক্রমান্বয়ে সারা দেশে তাদের সেবা বিস্তার করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1943.csv b/Bangla_fin_news_articles/1943.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8fbc22fbf9de2b835c81471a25c43e0d74f9155f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1943.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1943,৯৮ হাজার ৪০০ কোম্পানির টিআইএন নেই,2020-09-11,রিয়াদ হোসেন,সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে নিবন্ধন নিয়ে কোম্পানি হিসেবে পরিচালিত হচ্ছে কিন্তু করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন নেই এমন ৯৮ হাজার ৪০০টি প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর।টিআইএন না থাকায় কোম্পানিগুলো করের আওতার বাইরে রয়ে গেছে। ফলে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারিয়েছে। অথচ কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর তাদেরকে বাধ্যতামূলকভাবে টিআইএন নিতে হয় এবং বছর বছর আয়কর বিবরণী জমা দিতে হয়।সম্প্রতি এনবিআর এ ধরনের কোম্পানিকে চিহ্নিত করতে একটি টাস্কফোর্স গঠন করে। ঐ টাস্কফোর্স গত প্রায় এক মাস ধরে টিআইএনের বাইরে থাকা কোম্পানিগুলোকে চিহ্নিত করার পাশাপাশি বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করেছে। এখন এসব কোম্পানির নামঠিকানাসহ সংশ্লিষ্ট কর অঞ্চলগুলোতে তা পাঠানো হবে। এরপর কর অঞ্চলগুলো বিদ্যমান আইন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে।টাস্কফোর্সের একজন সদস্য ইত্তেফাককে বলেন যৌথ মূলধনী কোম্পানি ও ফার্মসমূহের নিবন্ধকের আরজেএসসি কার্যালয় থেকে তথ্য নিয়ে টিআইএনের বাইরে থাকা ৯৮ হাজার ৪০০ কোম্পানির বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এখন এসব তথ্য স্ব স্ব কর অঞ্চলে পাঠানো হবে। কর অফিসগুলো এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে।আইনানুগ ব্যবস্থা বিষয়ে তিনি জানান বাধ্যবাধকতা থাকা সত্ত্বেও টিআইএন না নেওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে জরিমানা করার বিধান রয়েছে। তবে আমাদের উদ্দেশ্য হলো তাদের টিআইএন নেওয়া নিশ্চিত করা।নাম প্রকাশ না করার শর্তে এ কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এনবিআরের আরেক জন সিনিয়র কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন টিআইএন না নেওয়ার পর কোম্পানিগুলোর বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে করের দাবিনামা জারি করতে হয়। কিন্তু তাতেই করের টাকা চলে আসে না। কেননা এর পরও অনেক কাজ ও ধাপ পার হতে হয়। তবে বর্তমান বাস্তবতায় তা কঠিন। কোনো কোম্পানির ক্ষেত্রে নথিপত্র যাচাই করে তা করা যায়। এত বিশালসংখ্যক কোম্পানির ক্ষেত্রে তা পরিচালনা করা কার্যত অসম্ভব। এজন্য এসব ক্ষেত্রে ছাড় দিয়ে হলেও আমরা চাই তারা করের আওতায় আসুক। এজন্য তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে টিআইএন ইস্যু করা হবে।সূত্র জানিয়েছে চিহ্নিত হওয়া ৯৮ হাজার ৪০০ কোম্পানির মধ্যে সবগুলোই বর্তমানে কার্যক্রমের মধ্যে নেই। প্রকৃত অর্থে কত প্রতিষ্ঠান এখন কার্যক্রমে আছে এই তথ্য এনবিআরের কাছে নেই। ঐ কর্মকর্তা জানান অবসায়ন কিংবা বন্ধ হওয়া কোম্পানিও এই তালিকায় রয়েছে। তবে এই সংখ্যা খুব বেশি হবে না।এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী দেশে নিবন্ধিত কোম্পানির মধ্যে বর্তমানে টিআইএন রয়েছে ৭৫ হাজারের মতো। এর মধ্যে আয়কর রিটার্ন দাখিল হয় ৩৫ হাজারের মতো। অথচ বর্তমানে আরজেএসসিতে নিবন্ধিত কোম্পানির সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ৭৬ হাজার।বর্তমানে কোম্পানি চালু করতে কেবল পরিচালকদের ব্যক্তিগত টিআইএন দিতে হয়। কোম্পানি অনুমোদনের পর টিআইএন নিতে হয়। মূলত অনুমোদনের পর আর টিআইএন নিচ্ছে না কিংবা রিটার্ন জমা দিচ্ছে না।এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায় অনেক সময় অসাধু ব্যক্তিরা নামসর্বস্ব কোম্পানি খুলে নিজেদের হিসাবে প্রচুর লেনদেন দেখিয়ে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে থাকে। এসব কারণে ঋণখেলাপিও বাড়ছে। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে কোম্পানিঅবসায়নের প্রক্রিয়া জটিল হওয়ায় অনেকে সেই পথে হাঁটেন না। ফলে চালু কোম্পানি সম্পর্কে সঠিক তথ্যও পাওয়া যায় না। এতে সার্বিকভাবে আর্থিক খাতে এক ধরনের বিশৃঙ্খলা চলছে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1944.csv b/Bangla_fin_news_articles/1944.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6f75b1c91e690909b199f67ef63574d94eb1426d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1944.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1944,এ বছর রেকর্ড পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি করা হবে বাণিজ্যমন্ত্রী,2020-09-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এ বছর সর্বকালের রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি করা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। সেই সঙ্গে বলেন আমাদের বাজারের পাশাপাশি ভারতের বাজারেও ইতোমধ্যে পেঁয়াজের দাম বেড়ে গেছে।বৃহস্পতিবার ১০ সেপ্টেম্বর সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে হাঙ্গেরির পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্বে তিন সদস্য বিশিষ্ট প্রতিনিধি দলের বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন তিনি। পিঁয়াজের দাম খুব শিগগিরই নিয়ন্ত্রণে আসবে জানিয়ে তিনি বলেন পিঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ ট্যাক্স কমানো হচ্ছে। এছাড়াও আমরা সর্বকালের রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ পরিমাণ পিঁয়াজ আমদানি করব। ফলে খুব শিগগিরই দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে।বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে বেশ কয়েকটি টিম আমদানির স্থানগুলোতে যাবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন সেখানে দেখা হবে আমদানির কী অবস্থা। একটু দাম বেড়েছে বাজারে। বন্যার কারণে সরবরাহে সমস্যা হয়েছে। আমরা খুব চেষ্টা করছি। টিসিবি বড় পরিসরে নামছে। আগামী ১৩ তারিখ থেকে ন্যায্যমূল্যে খোলাবাজারে পেঁয়াজ বিক্রি শুরু করবে। আমরা সর্বকালের রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি করবো। বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার মনিটরিং করছে বলেও জানান মন্ত্রী।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1945.csv b/Bangla_fin_news_articles/1945.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..55ce405047a095885c0ea04fb9f68bcaeaa493cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1945.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1945,বিএসইসি চেয়ারম্যানকে সিনিয়র সচিবের পদমর্যাদা প্রদান,2020-09-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াতউলইসলামকে সিনিয়র সচিবের পদমর্যাদা প্রদান করা হয়েছে।বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. অলিউর রহমান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে শিবলী রুবাইয়াতউলইসলামকে বিএসইসির চেয়ারম্যান পদে কর্মকালীন সময় পর্যন্ত সিনিয়র পদমর্যাদা প্রদান করা হল।এর আগে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেনকে সর্বপ্রথম সিনিয়র সচিবের পদমর্যাদা দেওয়া হয়।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1946.csv b/Bangla_fin_news_articles/1946.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..de6e832053ba796e02fbbd69193f06cca78a7430 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1946.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1946,মোবাইল ব্যাংকিংয়ে রেকর্ড লেনদেন,2020-09-09,রেজাউল হক কৌশিক,করোনা মহামারিতে মানুষ যতটা পারছে ঘরে থাকার চেষ্টা করছে। তবে দৈনন্দিন প্রয়োজন মেটাতে মানুষকে টাকা আদান প্রদান করতে হচ্ছে। এখন অনলাইনে কেনাকাটা থেকে শুরু করে ইউটিলিটি বিল প্রদান চাকরির বেতন পর্যন্ত সবই মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হচ্ছে। আর যখন খুশি টাকা উঠানো টাকা পাঠানো মোবাইল ফোনে রিচার্জ করার মতো সুবিধা তো রয়েছেই।মূলত ব্যাংকে যাওয়ার ঝামেলা কমাতেই মানুষ মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ব্যবহার করে। এতে ব্যাংকের লাইনে দাঁড়ানোর বিড়ম্বনা থেকে মুক্তি মিলছে মানুষের। দিন যত গড়াচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তাও তুঙ্গে উঠছে। বাড়ছে লেনদেনের পরিমাণও। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দৈনিক গড়ে লেনদেন হচ্ছে ২ হাজার কোটি টাকার ওপরে। মোবাইল ব্যাংকিং সেবা শুরু হওয়ার আট বছরের মাথায় এজেন্ট সংখ্যা ১০ লাখ ছাড়িয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ জুলাই পর্যন্ত হিসেবে দেখা গেছে দেশে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস এমএফএস বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের নিবন্ধিত গ্রাহক সংখ্যা ৯ কোটি ২৬ লাখ। তবে নিবন্ধিত গ্রাহকদের মধ্যে অনেক হিসাবই সক্রিয় নেই। সক্রিয় গ্রাহক রয়েছে ৪ কোটি ২৬ লাখ। এসব গ্রাহক জুলাই মাসে ৩১ কোটি ৪ লাখ ৪২ হাজার ৩৮০টি লেনদেন করেছে। যার মাধ্যমে ৬৩ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। যা এক মাসে এ যাবত্কালের সর্বোচ্চ লেনদেন।সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে মোবাইল ব্যাংকিং বা এমএফএসে লেনদেন কয়েকটি কারণে বেড়েছে। করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ থাকার পর আবার খুলেছে। জুলাই মাসে ঈদকেন্দ্রিক কেনাকাটার লেনদেন হয়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠান মোবাইল ব্যাংকিংয়ে বেতন দিচ্ছে। মানুষ ক্রেডিট কার্ডের বিলসহ ব্যাংকিংয়ের অনেক সেবা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে নিচ্ছে। এছাড়া সরকারের বেশ কিছু পদক্ষেপ ছিল যেমন সামাজিক সুরক্ষার আওতায় আর্থিক অনুদান ও প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপলক্ষ্যে উপহার মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে সুবিধা ভোগীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।তারা বলছেন করোনার কারণে মানুষ একে অপরের সঙ্গে কন্ট্রাকলেস ট্রানজেকশন বা ডিজিটাল ট্রানজেকশনে যাচ্ছে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ে নতুন নতুন সেবা যুক্ত হচ্ছে।দীর্ঘদিন ধরে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে আধিপত্য বজায় রেখেছে বিকাশ। এমএফএসের মাধ্যমে যত লেনদেন হয় তার অর্ধেকের বেশি লেনদেন হয় বিকাশে। এ বিষয়ে বিকাশের হেড অব করপোরেট কমিউনিকেশনস শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম ইত্তেফাককে বলেন কোভিডের কারণে ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ থাকার পর তা ধীরে ধীরে আবার স্বাভাবিক হচ্ছে। মানুষ আর্থিক লেনদেনও করছে। এরপর ঈদ আসার কারণে লেনদেন বেড়েছে।ডিজিটাল আর্থিক সেবাদানকারী সংস্থা নগদ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর আহমেদ মিশুক ইত্তেফাককে বলেন আমরা পর্যবেক্ষণ করছি দেশের মানুষ তাদের প্রতিদিনকার কেনাকাটা এবং অন্য যে কোনো লেনদেনের ক্ষেত্রে ডিজিটাল আর্থিক প্ল্যাটফরমের ওপর আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি নির্ভর করছে। গ্রাহকরা এখন স্পর্শহীন লেনদেন বেশি পছন্দ করছে। সে কারণেই এমএফএসএ লেনদেন অনেক বেড়েছে।মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ঘরে বসেই অনেক কাজ করা যাচ্ছে। বাস ট্রেনের টিকিট থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বেতন পরিশোধ করা যাচ্ছে মানুষের হাতের মুঠোয় থাকা ছোট্ট যন্ত্রটির মাধ্যমে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে যেসব কাজ করা যায় সেগুলো হলো রেমিট্যান্স পাঠানো ক্যাশ ইনক্যাশ আউট একজনের অ্যাকাউন্ট থেকে অন্যজনের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো ইউটিলিটি বিল দেওয়া মোবাইল ফোনের এয়ার টাইম কেনা পণ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে মার্চেন্ট পেমেন্ট সরকারি প্রতিষ্ঠানে বেতন দেওয়া মুক্তিযোদ্ধা ভাতাসহ অন্যান্য ভাতা বিমা প্রিমিয়াম ডিপিএস দেওয়া যায়।তবে এতসব সুবিধার পরও মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে বেশি চার্জ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেনের খরচ ১ দশমিক ৮৫ শতাংশ। অর্থাত্ গ্রাহকদের ১ হাজার টাকা ক্যাশ আউট করতে খরচ হয় সাড়ে ১৮ টাকা। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের এ খরচ পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় কম হলেও ব্যাংকের টাকা পাঠানোর চেয়ে বেশি।মোবাইল ব্যাংকিংয়ে খরচ বেশি বিষয়ে বিকাশের হেড অব করপোরেট কমিউনিকেশনস শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম ইত্তেফাককে বলেন দেশের মোবাইল ব্যাংকিং খাত এখনো বিনিয়োগ পর্যায়ে রয়েছে। ক্যাশ আউট ও সেন্ড মানি এ দুটি ছাড়া আর অন্য কোনো সেবা থেকে গ্রাহকের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয় না। নতুন নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসা ও জনবলের জন্য প্রচুর টাকা খরচ হয়। সে তুলনায় আয় হয় কম। এক্ষেত্রে আয়ের একটা বড় অংশ ৭৫ থেকে ৭৭ শতাংশ এজেন্ট ও ডিস্ট্রিবিউটরদের দিয়ে দিতে হয়। অ্যাপসের মাধ্যমে ট্রানজেকশন করলে বাকিটা পায় সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান। আর মোবাইল অপারেটরদের সাহায্যে ট্রানজেকশন করলে তার মধ্য থেকে ৭ শতাংশ মোবাইল অপারেটরকে দিতে হয়। ফলে সেবাদাতা হিসাবে খুব কম আয় হয়।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায় সুবিধাবঞ্চিতদের ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনতে ২০১০ সালে মোবাইল ব্যাংকিং চালুর অনুমতি দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পরের বছর পূর্ণাঙ্গ নীতিমালা করে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু হয়। ১৯৯৯ সালে ইউরোপিয়ান ব্যাংকে সর্বপ্রথম মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু হয়। মূলত স্মার্টফোন উদ্ভাবনের পরে মোবাইল ওয়াপ ওয়্যারলেস অ্যাপ্লিকেশন প্রটোকল পদ্ধতির মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং শুরু হয়।পৃথিবীর অন্যান্য দেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা মোবাইল অপারেটর ভিত্তিক হলেও বাংলাদেশে এ সেবা ব্যাংকভিত্তিক। ব্যাংকগুলো বিভিন্ন মোবাইল ফোন অপারেটরের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে এ সেবা দিচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে মোট ১৫টি ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে জড়িত আছে। ডাচ্বাংলা ব্যাংক প্রথম এ সেবা চালু করলেও এখন সবচেয়ে এগিয়ে আছে ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বিকাশ।ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1947.csv b/Bangla_fin_news_articles/1947.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9938c712f847f17117b6eea1522ae6b9de333214 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1947.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1947,হ্যাকারদের ব্যাংকের অর্থ চুরির চেষ্টা ঠেকানো গেছে সার্ট,2020-09-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে সাইবার হামলার যে চেষ্টা করেছিল তা ঠেকানো গেছে বলে জানিয়েছে সরকারের কম্পিউটার ইনসিডেন্ড রেসপন্স টিম সার্ট প্রকল্পের পরিচালক তারেক এম বরকতউল্লাহ।তিনি বলেন এখন আর ভয়ের কিছু নেই বিপদ কেটে গেছে। সম্প্রতি উত্তর কোরিয়ার বিগল বয়েজ নামের একটি হ্যাকার গ্রুপ জালিয়াতি করে অর্থ স্থানান্তর এবং এটিএম থেকে নগদ অর্থ সরানোর চেষ্টা করে বলে যুক্তরাষ্ট্র সতর্ক করেছিল।জানা গেছে দেশের তিনটি ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের নেটওয়ার্কে হ্যাকার গ্রুপটির ম্যালওয়ারের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল। হামলাকারীদের লক্ষ্য ছিল মূলত ব্যাংক। ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর নেটওয়ার্কের মাধ্যমে হ্যাকাররা ব্যাংকের অনলাইনে হানা দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। এ কারণে আতঙ্কে ছিলেন ব্যাংকাররার। তখন এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে বিটিআরসি জানানো হয়েছিল।আরো পড়ুন ... ...স্কুল খুলতে প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশতবে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো এখনও সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। অনেক ব্যাংক এটিএম ও অনলাইন ব্যাংকিং কার্যক্রম রাতে বন্ধ রেখেছে। বেশির ভাগ ব্যাংক কার্ডে ও অনলাইনে বিদেশে লেনদেন বন্ধ করে দিয়েছে। গ্রাহকদের কাছে সেই বার্তাও পাঠানো হয়েছে।এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন ব্যাংকগুলো সতর্কতার সঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে। সবকিছু এখন পর্যন্ত ঠিক আছে। কেউ বিপদে পড়েনি।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1948.csv b/Bangla_fin_news_articles/1948.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5ecf7f05f2f646af3a9e62285ffcd8906d52dccc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1948.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1948,৮২ ভাগ পোশাকশ্রমিকের জীবিকায় প্রভাব ফেলেছে করোনা,2020-09-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত মার্চ থেকে দেশব্যাপী শুরু হওয়া করোনা অন্যান্য খাতের মতো তৈরি পোশাক খাতের বেশির ভাগ শ্রমিকের জীবিকায় প্রভাব ফেলেছে। সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং সানেম ও মাইক্রো ফাইন্যান্স অপরচুনিটিজ এমএফও পরিচালিত এক জরিপে দেখা গেছে ৮২ শতাংশ গার্মেন্টস শ্রমিকের জীবিকায় কমবেশি এর প্রভাব পড়েছে।জরিপে অংশ নেওয়া বাদবাকি ১৮ শতাংশ শ্রমিক জানিয়েছেন করোনা তাদের জীবিকায় প্রভাব ফেলেনি। সানেম ও এমএফও গত ১৫ সপ্তাহ ধরে শ্রমিকদের ওপর ধারাবাহিকভাবে জরিপ চালিয়ে আসছে। সর্বশেষ এই জরিপটিতে ১ হাজার ২৬৯ জন শ্রমিক অংশগ্রহণ করেছেন। যদিও গার্মেন্টস খাতে বর্তমানে কাজ করছেন প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিক।জরিপে দেখা যায় করোনার প্রভাবে নিজেদের কাছে থাকা সঞ্চয় ভেঙেছেন একচতুর্থাংশ শ্রমিক। এছাড়া খরচ চালাতে ধার করেছেন ১৮ শতাংশ শ্রমিক। আয় করতে কোয়ারেন্টাইন ভেঙেছেন ১৫ শতাংশ বর্ধিত পরিবারের সাহায্যের ওপর নির্ভর করেছেন ৯ শতাংশ কম খরচের বাসায় উঠেছেন ৪ শতাংশ অন্য চাকরি খুঁজেছেন ৩ শতাংশ বাড়ি ফিরে গেছেন ৩ শতাংশ এবং খরচ চালাতে সম্পত্তি বিক্রি করার কথাও জানিয়েছেন কোনো কোনো শ্রমিক।এছাড়া জরিপে দেখা যায় করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের আগে ৫১ শতাংশ গার্মেন্টস শ্রমিক পরিবারের কাছে টাকা পাঠাতেন। করোনার পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এসব শ্রমিকের ১৮ শতাংশ এখন আর পরিবারের কাছে টাকা পাঠাতে পারছেন না। ৫৮ শতাংশ জানিয়েছেন তারা আগের চেয়ে কম পরিমাণে টাকা পাঠান। অন্যদিকে ২২ শতাংশ শ্রমিক জানিয়েছেন করোনার পরও তারা পরিবারের কাছে আগের নিয়মেই টাকা পাঠাচ্ছেন।জরিপে দেখা যায় গার্মেন্টস শ্রমিকরা তাদের আয়ের যে অংশ গ্রামের বাড়িতে পাঠান ঐ অর্থ কোথায় কী খাতে ব্যয় হবেতা নিয়ন্ত্রণ করেন ৪২ শতাংশ শ্রমিক। আর বাদবাকি ৫৮ শতাংশ শ্রমিকের পরিবারের সদস্যরা তা নির্ধারণ করেন শ্রমিকরা নন। জরিপে অংশ নেওয়া শ্রমিকদের মধ্যে একটি বড় অংশ চাকরির জন্য তাদের জন্মস্থান থেকে অভিবাসন করেছেন।সংখ্যায় কম হলেও অনেক শ্রমিক একাধিকবার অভিবাসন বা জায়গা বদল করেছেন। জরিপে অংশ নেওয়া শ্রমিকরা চট্টগ্রাম ঢাকা গাজীপুর নারায়ণগঞ্জ ও সাভারের বিভিন্ন কারখানায় কর্মরত। অংশগ্রহণকারীদের তিনচতুর্থাংশ নারী। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৮৯ শতাংশ জানিয়েছেন তারা অন্তত একবার হলেও অভিবাসন করেছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1949.csv b/Bangla_fin_news_articles/1949.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6e11955ef2a71212050c4cec4e5a05cba0ce6214 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1949.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1949,শিগগিরই পেয়াঁজ বিক্রি শুরু করবে টিসিবি,2020-09-07,অনলাইন ডেস্ক,করোনা পরিস্থিতির মধ্যে পেঁয়াজের সরবরাহ ও মূল্য স্বাভাবিক রাখতে সরকারি বিপনন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অফ বাংলাদেশ টিসিবি শীঘ্রই খোলা বাজারে ট্রাক সেলের মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে পেঁয়াজ বিক্রি শুরু করবে এবং নতুন পেঁয়াজ বাজারে না আসা পর্যন্ত চলবে।রবিবার সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের টাস্ক ফোর্স কমিটির সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়। সভায় টাস্ক ফোর্স কমিটির কমিটির সভাপতি ও বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীনবাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রপ্তানি মো. ওবায়দুল আজম অতিরিক্ত সচিব আমদানি মো. হাফিজুর রহমান জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা টিসিবির চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আরিফুল হাসানসহ কমিটির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।সভায় দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মজুত সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা হয়। এতে জানানো হয় দেশে পর্যাপ্ত পেঁয়াজ মজুত রয়েছে ও আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। পেঁয়াজের সংকট বা মূল্য বৃদ্ধির কোন সংগত কারন নেই। তবে কেউ পেঁয়াজের অবৈধ মজুত বা কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির মাধ্যমে মূল্যবৃদ্ধির চেষ্টা করলে আইন মোতাবেক কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়।সভায় পেঁয়াজ আমদানির শুল্কহার পুননির্ধারনের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এবং আইপি ও কোয়ারেন্টাইন বিষয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ে পত্র পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়।সভায় জানানো হয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং টিম ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর বাজার মনিটরিং আরও জোরদার করেছে। এছাড়া অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মজুত সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে দেশব্যাপী বাজার মনিটরিং জোরদার করার সিদ্ধান্ত হয়। বাসসইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1950.csv b/Bangla_fin_news_articles/1950.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a83f7445827563e3095b796e7e95f892b8afee60 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1950.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1950,বিক্রেতা উধাও ১০ কোম্পানির,2020-09-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে দাম বাড়ার ক্ষেত্রে দাপট দেখিয়েই চলেছে জেড ক্যাটাগরির প্রতিষ্ঠান। রবিবার লেনদেন শুরু হতেই একের পর এক এই ক্যাটাগরির কোম্পানির শেয়ার দাম বাড়তে থাকে। ফলে ক্রেতা থাকলেও বিক্রেতা উধাও হয়ে গেছে। এমন ১০টি কোম্পানির শেয়ারের বিক্রেতা উধাও হয়ে গেছে।দীর্ঘ মন্দা কাটিয়ে শেয়ারবাজার ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফেরার পর থেকেই এ ক্যাটাগরির কোম্পানির এই দাপট চলছে। গতকাল লেনদেন শুরু হতেই কয়েক মিনিটের মধ্যে বিআইএফসির শেয়ার দাম বেড়ে দিনের সর্বোচ্চসীমা স্পর্শ করে। এরপরও এক শ্রেণির বিনিয়োগকারী কোম্পানিটির শেয়ার বিক্রি করতে চাচ্ছেন না।লেনদেনের শুরুতে ৩ টাকা ৮০ পয়সা করে বিআইএফসির ১০০০ শেয়ার কেনার প্রস্তাব আসে। এ দামে কেউ শেয়ার বিক্রি করতে রাজি না হওয়ায় এক লাফে ৪ টাকা ৪০ পয়সা করে ৩ লাখ ৬৬ হাজার ৭৬৩টি শেয়ার কেনার প্রস্তাব আসে। এতে দাম বাড়ায় সর্বোচ্চসীমায় চলে যায় কোম্পানিটির শেয়ার। এ দামেও বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করছেন না।হঠাৎ শেয়ারের এমন দাম বাড়লেও দীর্ঘদিন ধরে কোম্পানিটি লোকসানের মধ্যে নিমজ্জিত। ফলে ২০১৩ সালের পর বিনিয়োগকারীদের কোনো ধরনের লভ্যাংশ দিতে পারেনি কোম্পানিটি। যে কারণে দীর্ঘদিন ধরে জেড গ্রুপে রয়েছে কোম্পানিটি।অর্ধযুগ ধরে বিনিয়োগকারীদের কোনো ধরনের লভ্যাংশ দিতে না পারা আর এক কোম্পানি প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট। লেনদেনের কয়েক মিনিটের মধ্যে এই কোম্পানিটিও দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। এরপরও কোম্পানিটির শেয়ারের বিক্রেতা উধাও অবস্থায় রয়েছে। দিনের লেনদেনের শুরুতে ৭ টাকা ৯০ পয়সা করে কোম্পানিটির ৩৫ হাজার ৪০০ শেয়ার কেনার প্রস্তাব আসে। এ দামে কেউ বিক্রি করতে রাজি না হওয়ায় দফায় দফায় দাম বাড়ে। এক পর্যায়ে ৮ টাকা ৮০ পয়সা করে ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮৪০টি শেয়ার কেনার প্রস্তাব আসে। এ দামেও কেউ কোম্পানিটির শেয়ার বিক্রি করতে চাননি।এই দুই কোম্পানির সঙ্গে দাম বাড়ার সর্বোচ্চসীমা স্পর্শ করেছে এসএস স্টিল। এ কোম্পানিটিরও বিক্রেতা উধাও হয়ে গেছে। লেনদেনের শুরুতে ১২ টাকা ৩০ পয়সা করে কোম্পানিটির ৯০ হাজার ৩০০ শেয়ার কেনার প্রস্তাব আসে। এরপর দফায় দফায় দাম বাড়িয়ে সর্বোচ্চ দাম ১৩ টাকা ২০ পয়সা করে ৮ লাখ ২ হাজার ৩৮৬টি শেয়ার কেনার প্রস্তাব আসে। এ দামেও যাদের কাছে কোম্পানিটির শেয়ার আছে তারা বিক্রি করতে রাজি হচ্ছেন না।বিক্রেতা উধাও হয়ে যাওয়া বাকি কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে জিপিএইচ ইস্পাত জাহিনটেক্স রিংশাইন টেক্সটাইল ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিসেস আইএলএফএসএল ফাস্ট ফাইন্যান্স ফুওয়াং সিরামিক এবং অ্যাপোল ইস্পাত।জিপিএইচ ইস্পাত কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয় ২৫ টাকা ৯০ পয়সায়। কোম্পানিটির শেয়ারের দামে বেড়ে ২৭ টাকায় পৌঁছালেও কেউ বিক্রি করতে রাজি হচ্ছেন না। এতে শেয়ারের দাম বেড়েছে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ।জাহিনটেক্স কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয় ৬ টাকা ৮০ পয়সা। ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেড়ে কোম্পানিটির শেয়ার দাম ৬ টাকা ৮০ পয়সায় পৌঁছানোর পরও বিক্রেতা উধাও থেকে গেছে।রিংশাইন টেক্সটাইল লেনদেনের শুরুতে শেয়ারের দাম ছিল ৭ টাকা ৩০ পয়সা। দফায় দফায় দাম বেড়ে তা ৮ টাকায় উঠলেও বিক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না। শেয়ারের দাম বেড়েছে ৯ দশমিক ৫৯ শতাংশ।আইএলএফএসএল লেনদেনের শুরুতে শেয়ারের দাম ছিল ৫ টাকা ৩০ পয়সা। কয়েক দফায় ৯ দশমিক ৪৩ শতাংশ বেড়ে সর্বশেষ ৫ টাকা ৮০ পয়সা করে কোম্পানিটির শেয়ার কেনার প্রস্তাব আসে। কিন্তু বিক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না।ফাস্ট ফাইন্যান্স ৬ টাকা ৪০ পয়সা দরে লেনদেন শুরু হওয়ার পর কোম্পানিটির শেয়ার কয়েক দফা দাম বেড়ে ৭ টাকায় উঠেছে। কিন্তু যাদের কাছে কোম্পানিটির শেয়ার আছে তারা বিক্রি করতে চাচ্ছেন না।ফুওয়াং সিরামিক লেনদেনের শুরুতে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ছিল ১০ টাকা ৮০ পয়সা। এখান থেকে কয়েক দফায় দাম বেড়ে ১১ টাকা ৮০ পয়সা করে কেনার প্রস্তাব আসে। এরপরও বিক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না। গতকাল কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৯ দশমিক ২৬ শতাংশ।অ্যাপোল ইস্পাত লেনদেনের শুরুতে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ছিল ৬ টাকা ৭০ পয়সা। এখান থেকে কয়েক দফায় দাম বেড়ে ৭ টাকা ৩০ পয়সা করে কেনার প্রস্তাব আসে। এরপরও বিক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না। গতকাল কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1951.csv b/Bangla_fin_news_articles/1951.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d2668781236aaa0394ade74ff692bb001c560278 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1951.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1951,গভীর সমুদ্রে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশের পতাকাবাহী ১৬ জাহাজ,2020-09-06,বিশেষ প্রতিনিধি,করোনা মহামারির কারণে বিশ্ববাণিজ্য যখন বিপর্যয়ের মুখে তখন সমুদ্রে বাড়ছে বাংলাদেশের পতাকাবাহী পণ্যপরিবহনের জাহাজ।সংকটময় এ সময়ে গভীর সমুদ্রে যুক্ত হয়েছে লালসবুজ পতাকাবাহী ১৬টি জাহাজ। এতে করে কর্মসংস্থান হবে প্রায় ৬০ হাজার মানুষের। আর বার্ষিক আয় হবে ৪ বিলিয়ন ডলারের বেশি।সংশ্লিষ্টরা বলছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ বাণিজ্য নীতির ফলে এমনটি সম্ভব হয়েছে।বিশেষজ্ঞরা বলেছেন সমুদ্রগামী জাহাজ খাতে বাংলাদেশের রয়েছে বিশাল সম্ভাবনা। এটি ৯শ কোটি ডলারেরও বেশি সাশ্রয় করতে পারে যেটি এখন সমুদ্রগামী জাহাজে পণ্য পরিবহনে জন্য ব্যয় করা হচ্ছে।নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজ সুরক্ষা আইন ২০১৯ কার্যকর করার ফলে আমরা এখন তার সুফল পাচ্ছি।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1952.csv b/Bangla_fin_news_articles/1952.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8074d955f4a1106e8873f82580d3d8b3b499224a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1952.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1952,বিশ্ব পরিস্থিতি ১৯ শতকে ফিরতে পারে,2020-09-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রেসিডেন্ট রবার্ট বি জোয়েলিক সতর্ক করে বলেছেন বর্তমান সংকট মোকাবিলায় সবাই যদি একসঙ্গে কাজ না করে সেক্ষেত্রে বিশ্বের পরিস্থিতি আবারও ১৯ শতকের শুরুর মতো হতে পারে।তার মতে চীনযুক্তরাষ্ট্রের দ্বন্দ্ব বিশ্ব অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের পথে অন্যতম প্রধান অন্তরায়। বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে তিনি এমন মন্তব্য করেন। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম জ্যেষ্ঠ এই সরকারি কর্মকর্তা কর্মজীবনে ছয়জন মার্কিন প্রেসিডেন্টের পরামর্শক হিসেবে কাজ করেন। ২০০৭ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাংক প্রধানের দায়িত্ব পালন করেছেন জোয়েলিক। ঐ সময়গুলোতে বিশ্বজুড়েই ছিল চরম অর্থনৈতিক সংকট।বিশ্বব্যাংকের প্রধান থাকায় সেই সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ এবং বিভিন্ন দেশের সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন তিনি। করোনার প্রাদুর্ভাবের আগে চীন মার্কিন বাণিজ্য যুদ্ধের শুরুতেই ট্রাম্প প্রশাসনের বিরোধিতা করে আসছেন তিনি। তার মতে অর্থনৈতিক মন্দা থেকে বিশ্বকে টেনে তোলার একমাত্র উপায় হচ্ছে পারস্পরিক সহযোগিতা।একসময় মার্কিন উপপররাষ্ট্র মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করা এ অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ জানান তার সবচেয়ে বড় চিন্তা হচ্ছে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি। তিনি বলেন আমার মনে হয় তাদের সম্পর্কের অধঃপতন চলছে এবং জানি না এর শেষ কোথায়। সতর্ক করে বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান বলেন দেশগুলো বিশ্বায়ন থেকে পিছু হটা শুরু করলে এবং জাতীয়তাবাদী স্বার্থের পেছনে ছোটা বাদ না দিলে বিশ্বকে আবারও ১৯০০ সালের মতো দেখতে হতে পারে যখন বড় শক্তিগুলো এক অপরের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত ছিল।জোয়েলিক বলেন ২০০৮০৯ সালের অর্থনৈতিক সংকট ছিল মারাত্মক ঘটনা। তবে জি২০ এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সহায়তার হাত বাড়িয়েছিল। চীনেরও খুব শক্তিশালী প্রণোদনা কর্মসূচি ছিল এবং তারাও বিভিন্ন উপায়ে সাহায্য করেছে। আজ আমাদের সেই সহযোগিতার বোধটুকু নেই।বৈশ্বিক মহামারির জন্য চীনের দোষ না খুঁজে এর সমাধানের জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে দেশটির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছেন এ অর্থনীতিবিদ। বিশ্ব পরিস্থিতি জটিল করে তোলায় জোয়েলিক যাকে সবচেয়ে বেশি দোষারোপ করেছেন তিনি হচ্ছেন বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন আমি শুরু থেকেই ট্রাম্পের বিরোধিতা করছি শুধু তার নীতিগত অবস্থানের জন্যই নয় বরং আমার যা মনে হয়চারিত্রিক ত্রুটির কারণেও।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1953.csv b/Bangla_fin_news_articles/1953.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4b54d2b883830c0de23e418b30fd2fe7fb80fda --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1953.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1953,এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে করোনার প্রভাব,2020-09-05,এম এ মাসুম,ব্যাংকিং সেক্টরের একটি বড় শক্তি মধ্যবিত্ত শ্রেণি ও তরুণ প্রজন্ম। গ্রামকে বাদ রেখে এই শ্রেণিকে সাময়িকভাবে উন্নয়নের আওতায় আনা যাবে না। এজন্য তাদের ফিন্যান্সিয়াল সিস্টেমে আনতে হবে। এজন্য সহজ ও আধুনিক পদ্ধতি হচ্ছে এজেন্ট ব্যাংকিং। গ্রামে এখনো এমন অনেক মানুষ আছে যারা বাড়িতে টাকা রাখে। এই শ্রেণির মানুষকে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনার প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। অধিকাংশ ব্যাংক যারা এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করেছে তাদের কর্মকাণ্ড বেশির ভাগই গ্রামীণ এলাকায়।ব্যাংকের শাখা নেই এমন এলাকায় মানুষের কাছে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিতে ২০১৩ সালের ৯ ডিসেম্বর এজেন্ট ব্যাংকিং নীতিমালা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে টাকা জমা তোলা স্থানান্তর পরিষেবা বিল পরিশোধ ও প্রবাসী আয় তুলতে প্রত্যন্ত এলাকার মানুষকে আর ব্যাংকের শাখায় দৌড়াতে হচ্ছে না। নিজ বাড়ির পাশের হাটবাজার বা ইউনিয়ন ডিজিটাল কেন্দ্রে থাকা এজেন্ট বা আউটলেট থেকে সব ধরনের ব্যাংকিং সেবা মিলছে। এভাবে ব্যাংকিং সেবা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের আনাচকানাচে। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রাহকরা এজেন্ট পয়েন্টের সেবার পাশাপাশি ব্যাংক শাখা ও এটিএমের সুবিধাও নিতে পারছেন। কিন্তু মহামারি করোনা ভাইরাসে স্থবির হয়ে পড়েছে ব্যবসাবাণিজ্য। কমেছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। ফলে স্থবির হয়ে পড়েছে দেশের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম।চলমান পরিস্থিতিতে দেশে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে জড়িতদের আয় সাড়ে ৭০ শতাংশ কমে গেছে। কার্যক্রম বন্ধ প্রায় ২১ শতাংশের। সশরীরে এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনায় অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছে দুইপঞ্চমাংশের বেশি এজেন্ট। এতে করে এজেন্টদের মাসিক ব্যয়ের চেয়ে আয় তিন গুণ কমে গেছে। বেসরকারি সংস্থা ইনোভেশনের এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। ইমপ্যাক্ট অব কোভিড১৯ আউটব্রেক অন এজেন্ট ব্যাংকিং ইন বাংলাদেশ শীর্ষক এ গবেষণা করে সংস্থাটি। সম্প্রতি তা প্রকাশ করা হয়েছে।সর্বশেষ তথ্যমতে প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড এবং এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং পরিচালনার জন্য লাইসেন্স পেয়েছে। এ নিয়ে দেশে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের লাইসেন্সপ্রাপ্ত ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮টিতে। এর মধ্যে ২৩টি বাণিজ্যিক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এসব ব্যাংক ৮ হাজার ৭৬৪টি মাস্টার এজেন্টের আওতায় ১২ হাজার ৪৪৯টি আউটলেটের মাধ্যমে এ সেবা দিচ্ছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যায় চলতি বছরের জুন শেষে দেশে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের আওতায় ৭৩ লাখ ৫৮ হাজার ১৯০ জন গ্রাহক হিসাব খুলেছেন। এসব হিসাবে জমাকৃত অর্থের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ২২০ কোটি টাকা। গত বছরের জুন ২০১৯ পর্যন্ত গ্রাহক ছিল ৩৪ লাখ ১৬ হাজার ৬৭২ জন এবং আমানত স্থিতি ছিল ৫ হাজার ২৮৪ কোটি টাকা। অর্থাত্ এক বছরের ব্যবধানে গ্রাহক বেড়েছে ৪৯ লাখ ৪১ হাজার ৫১৮ এবং আমানত স্থিতি বেড়েছে ৪ হাজার ৯৩৬ কোটি টাকা।বর্তমানে যে ২৩টি ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে সেগুলো হলোব্যাংক এশিয়া এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক ডাচ্বাংলা ব্যাংক লিমিটেড আলআরাফাহ ইসলামী ব্যাংক মধুমতি ব্যাংক সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক অগ্রণী ব্যাংক মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক মিডল্যান্ড ব্যাংক ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক দ্য সিটি ব্যাংক এবি ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক প্রিমিয়ার ব্যাংক এনআরবি ব্যাংক ব্র্যাক ব্যাংক ওয়ান ব্যাংক মার্কেন্টাইল ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও এক্সিম ব্যাংক।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1954.csv b/Bangla_fin_news_articles/1954.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c24c73594e076203dce30829910424373baabcd9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1954.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1954,এক দিনেই পেঁয়াজের দাম বেড়েছে কেজিতে ২০ টাকা,2020-09-05,মুন্না রায়হান,সবজি নিয়ে ক্রেতাদের অস্বস্তির মধ্যেই এবার যোগ হলো পেঁয়াজ। গতকাল শুক্রবার এক দিনের ব্যবধানে নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটির দাম কেজিতে বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশও টিসিবি গতকাল তাদের বাজারদরের প্রতিবেদনে পেঁয়াজের দাম বাড়ার বিষয়টি তুলে ধরেছে। এদিকে সবজির পাশাপাশি হঠাত্ করে পেঁয়াজের দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন ক্রেতারা। গতকাল বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়ার বিষয়টি ছিল ক্রেতাদের মুখেমুখে। কারণ পেঁয়াজের দাম নিয়ে গত বছরের অস্বস্তি এখনো ক্রেতাদের স্মৃতিতে জ্বলজ্বল করছে। সে সময় ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করায় বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ কমে যায়। ফলে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ৩০০ টাকায় উঠে যায়। যা নিয়ে সারাদেশে রীতিমতো তোলপাড় হয়ে যায়।এখন আবার নতুন করে পেঁয়াজের দাম বাড়ায় আগের সেই আতঙ্ক কাজ করছে ক্রেতাদের। গতকাল রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৬৫ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৪৫ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হয়। এক দিন আগে যা যথাক্রমে ৪০ থেকে ৪৫ ও ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে।হঠাৎ করে দাম বাড়া প্রসঙ্গে পেঁয়াজ আমদানিকারক মোবারক হোসেন ইত্তেফাককে বলেন প্রতি বছর সেপ্টম্বরের প্রথম সপ্তাহে ভারতের বেঙ্গালুর থেকে নতুন পেঁয়াজ দেশে আমদানি করা হয়। কিন্তু এ বছর সেখানে অতিবৃষ্টি ও বন্যার কারণে পেঁয়াজের আবাদ মার খেয়েছে। ফলে বেঙ্গালুরের সেই নতুন পেঁয়াজটা এবার আসবে না। মূলত এ কারণে পেঁয়াজের দাম বেড়ে গেছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন ভারতের মহারাষ্ট্র ও মধ্যপ্রদেশ থেকে পুরনো পেঁয়াজ আমদানি করা হচ্ছে। কিন্তু দাম বেশি পড়ছে। খুব তাড়াতাড়ি দাম কমার সম্ভাবনা নেই।পেঁয়াজের পাশাপাশি দাম বেড়েছে রসুনেরও। দেশি রসুন কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকায়। আর আমদানিকৃত রসুন কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা। দাম বেড়েছে মসুর ডাল ও আলুর। বড় দানা মসুর ডাল কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে ৭০ থেকে ৭৫ টাকা মাঝারি দানার মসুর ডাল কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে ৮৫ থেকে ১০০ টাকা ও ছোটদানা মসুর ডাল কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ১১০ থেকে ১১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর আলুর কেজিতে বেড়েছে ৫ টাকা। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয় ৩৫ থেকে ৪০ টাকায়।এদিকে এখনো চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে সব ধরনের সবজি। গতকাল বাজারে বিভিন্ন ধরনের সবজির মধ্যে চিচিঙ্গা বেগুন বরবটি কাঁকরোল পটোল ঢ্যাঁড়শ ৭০ থেকে ৮০ টাকা করল্লা ৮০ থেকে ১০০ টাকা শসা ৪০ টাকা টম্যাটো ১০০ থেকে ১২০ টাকা গাজর ৮০ থেকে ১০০ টাকা পেঁপে কচুর লতি ও কচুরমুখী ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। সবজির পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের শাকের দামও বেশি। পুঁইশাক ও লালশাকের একটা ছোট আঁটি এক মুঠো বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়। লাউ কুমড়ো প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে আকারভেদে ৪০ থেকে ৫০ টাকায়। আর প্রতি কেজি কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকায়।আগের মতোই সবজি ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন বন্যায় সবজিখেত নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সবজির দাম বেড়েছে। বন্যার উন্নতি হলেই বাজারে সবজির সরবরাহ বাড়বে। তখন দাম কমে যাবে। পাহাড়ি ঢলে চার দফা বন্যায় বর্তমানে দেশের উত্তরাঞ্চলসহ ৩৭টি জেলা বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। এতে সবজিসহ বিভিন্ন ধরনের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1955.csv b/Bangla_fin_news_articles/1955.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5ab9d38a543a8bed49480338fc753de31888a356 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1955.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1955,২০৩০ সাল নাগাদ দেশে বেকার হবে ৫৭ লাখ মানুষ,2020-09-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্বব্যাপী চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের বিষয়টি এখন ব্যাপকভাবে আলোচনা হচ্ছে। মূলত চতুর্থ শিল্পবিপ্লব প্রযুক্তিকে কেন্দ্র করে। রোবটিক্স আর্টিফিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিগ ডাটা এবং এনালিটিক্স ক্লাউড কম্পিউটিং সাইবার সিকিউরিটি এবং ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মতো ইস্যুগুলো নিয়ে কাজ হবে বেশি। এর ফলে বিশ্বব্যাপী কর্মীর প্রয়োজন কমে যাবে। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের এক গবেষণার বরাত দিয়ে গতকাল ঢাকা চেম্বারের ডিসিসিআই অনলাইন সেমিনারে ওয়েবিনার জানানো হয় এই বিপ্লবের প্রভাবে আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বব্যাপী ৮০ কোটি মানুষ বেকার হবে। এবং কেবল বাংলাদেশেই বেকার হবে ৫৭ লাখ মানুষ। তবে এই শিল্পবিপ্লবের সুবিধা কাজে লাগানোর মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির বিপুল অগ্রগতির সুযোগও রয়েছে। এ সুবিধা সঠিকভাবে কাজে লাগানোর মাধ্যমে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগও তৈরি হতে পারে। এ লক্ষ্যে সমন্বিত ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন শিক্ষাব্যবস্থার যুগোপযোগী করা অবকাঠামো ও মানবসম্পদের দক্ষতা ও উন্নয়ন শিল্পশিক্ষার সমন্বয়ে জোর দেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।গতকাল বৃহস্পতিবার ডিসিসিআই আয়োজিত ঐ ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক মন্ত্রী মোস্তফা জাব্বার। কোভিড১৯ প্রেক্ষাপটে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব বাংলাদেশ প্রেক্ষিত শীর্ষক ওয়েবিনার সঞ্চালনা করেন ডিসিসিআই সভাপতি শামস মাহমুদ। এ সময় তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এ খাতের শিল্পোদ্যোক্তারা এ বিষয়ে তাদের মতামত তুলে ধরেন।এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের ইউল্যাব সহযোগী অধ্যাপক সাজিদ আমিত বলেন চতুর্থ শিল্পবিপ্লব আমাদের রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাক খাতেও আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসবে। আমাদেরকে এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এখনই প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। তবে এর সুবিধা কাজে লাগানোর জন্য দক্ষ মানবসম্পদের কোনো বিকল্প নেই তা উল্লেখ করে তিনি বলেন আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার আমূল সংস্কার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট স্থাপন এবং তথ্যপ্রযুক্তি খাতে উদ্যোক্তা তৈরি ও বিনিয়োগ আকর্ষণে সহায়ক নীতিমালা প্রণয়ন করা দরকার। ....ডিসিসিআই সভাপতি বলেন করোনার কারণে দেশে তথ্যপ্রযুক্তি ভিত্তিক ব্যাবসায়িক কার্যক্রম ও সেবা প্রাপ্তির বিষয়টি খুব স্বল্পসময়ে বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছে যদিও তা কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় নয়। তবে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব নতুন নতুন ব্যাবসায়িক কার্যক্রম সূচনার দিগন্ত উন্মোচন করেছে উল্লেখ করে এর মাধ্যমে অসংখ্য মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ তৈরি হবে বলেও আশার কথা জানান তিনি। ডাক টেলিযোগাযোগ এবং তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক মন্ত্রী মোস্তফা জাব্বার বলেন বাংলাদেশের জনগণের তথ্যপ্রযুক্তি গ্রহণের সক্ষমতা অত্যন্ত বেশি যেটি কোভিড১৯ মহামারির সময় প্রমাণিত হয়েছে। তিনি জানান তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার এভাবে বাড়তে থাকলে আগামীতে কুয়াকাটা সাবমেরিন ক্যাবলের সক্ষমতা বাড়াতে হতে পারে। তিনি আরো জানান ২০২৩ সালের মধ্যে দেশের শহরাঞ্চলগুলোতে ফাইভজি সুবিধা প্রদান করা যাবে এবং দেশের উদ্যোক্তাদের সহায়তার লক্ষ্যে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো ফাইভজি সুবিধা প্রদান করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1956.csv b/Bangla_fin_news_articles/1956.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..843160e033f8efdc0c6516a19d22acc5d1c08613 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1956.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1956,রেমিটেন্স ও রফতানি আয়ের ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকবে অর্থমন্ত্রী,2020-09-02,অনলাইন ডেস্ক,সরকারের সময়োচিত পদক্ষেপ ও নীতি সহায়তার কারণে চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে জুলাইআগস্ট রেমিটেন্স প্রবাহে ৫০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সামনের দিনগুলোতেও রেমিটেন্স প্রবাহ ও রফতানি আয়ের ইতিবাচক এই ধারা অব্যাহত থাকবে।তিনি বলেন জুলাইআগস্ট সময়ে দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিটেন্স এসেছে যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি। রফতানি আয়ের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। আশা করি আগামী দিনেও ইতিবাচক এই ধারা চলতে থাকবে।আজ বুধবার সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রীসভা কমিটির সভাশেষে অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।অর্থ মন্ত্রণালয়ের হিসাবমতে চলতি অর্থবছরের জুলাইআগস্ট দুই মাসে ৪৫৬ কোটি ৩৪ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। একক মাস হিসেবে আগস্টে রেমিটেন্স এসেছে ১৯৬ কোটি ৩৯ লাখ ডলার।রেমিটেন্স প্রবাহের উচ্চ প্রবৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন তিনি রেমিটেন্স প্রবাহের বিষয়ে একটি জরিপ পরিচালনা করে দেখেছেন রেমিটেন্সের বড় একটি অংশ আসে অবৈধ চ্যানেলে। তিনি বলেন কিন্তু আমরা চাইপ্রবাসীরা যেন বৈধ চ্যানেলে রেমিটেন্স পাঠান। এ কারণে রেমিটেন্স প্রবাহের ওপর ২ শতাংশ নগদ প্রণোদনা দেয়ার ঘোষণা করা হয় যার ভালো ফল এখন পাওয়া যাচ্ছে।তিনি জানান গত এক বছরে রেমিটেন্স পাঠানোর বিষয়ে বা প্রেরিত রেমিটেন্সের উৎস সম্পর্কে কেউ কোন প্রশ্ন তুলেনি।তিনি আরও বলেন আমি সবসময় একটি বিষয় বিশ্বাস করি সেটা হলো আমাদের সম্পদ আছে এবং সেগুলোকে ব্যবহার করতে হবে। আমাদের অভ্যন্তরীণ সব সম্পদকে অর্থনীতির মূলধারায় আনতে হবে। কর্মোদ্যোগ অর্থনীতিকে প্রভাবিত করে এবং তার বহু ধরনের সুফল পাওয়া যায়।জুলাইআগস্ট সময়ে রেমিটেন্স প্রবাহের ৫০ শতাংশ প্রবৃদ্ধিকে অভূতপূর্ব অভিহিত করে মুস্তফা কামাল বলেন এটা অবিশ্বাস্য ঘটনা। তিনি বলেন বিগত ২০১৯২০ অর্থবছরের একই সময়ের সঙ্গে তুলনায় এবারের জুলাইআগস্ট মাসে বাংলাদেশে ৫০ শতাংশ বেশি রেমিটেন্স এসেছে যা অবিশ্বাস্য ঘটনা।তিনি মনে করেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা বেশি বেশি রেমিটেন্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতিকে যেমন বেগবান করছেন পাশাপাশি তাদের পরিবারের আর্থিকভিত্তিকে আরও শক্তিশালী করছেন।প্রবাসীদের বৈধ চ্যানেলে রেমিটেন্স পাঠানোর আহবান জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন এতে প্রবাসীরা দীর্ঘমেয়াদে লাভবান হবেন। তিনি বেশি বেশি রেমিটেন্স প্রেরণ করায় প্রবাসীদেরকে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে গভীর ধন্যবাদ জানান।কোভিড১৯ অতিমারি মোকাবেলায় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রণোদান প্যাকেজের ঋণ বিতরণ সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন সরকার চাই এই ঋণের অর্থ স্বচ্ছতার সাথে বিতরণ হোক যেন কোন ধরনের অনিয়ম না হয়। তিনি জানান প্রধানমন্ত্রী নিজে ঋণ বিতরণ কার্যক্রম তদারকি করছেন যাতে ঋণ পাওয়ার উপযোগি কোন ব্যক্তি বা ব্যবসায়ী যেন বাদ না পড়েন। বাসসইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1957.csv b/Bangla_fin_news_articles/1957.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1b2b1dfd5187c29efe78eb2f12d0daf13d5fda35 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1957.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1957,ঈদুল আজহায় ওয়ালটনের ৭ লাখ ফ্রিজ বিক্রি,2020-09-02,নিজস্ব প্রতিবেদক,করোনা ভাইরাস মহামারিতে স্থবির হয়ে পড়েছিল বিশ্ব অর্থনীতি। বর্তমানে কিছুটা উন্নতি হলেও পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি। এমন প্রতিকুল অবস্থায়ও দেশের রেফ্রিজারেটর বাজারে অভাবনীয় সাফল্য দেখিয়েছে দেশের শীর্ষ ইলেকট্রনিক্স পণ্যের ব্র্যান্ড ওয়ালটন। এবারের ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদে প্রায় ৭ লাখ রেফ্রিজারেটর ও ফ্রিজার বিক্রি হয়েছে ওয়ালটনের। একই সময়ে অনলাইনে ফ্রিজ বিক্রিতে অবিশ্বাস্য প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে ওয়ালটন।বাজার সংশ্লিষ্টদের মতে দেশের ফ্রিজ বিক্রির প্রধান মৌসুম ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। সারা বছর যে পরিমাণ ফ্রিজ বিক্রি হয় তার প্রায় অর্ধেকই হয় কোরবানির ঈদে। ফ্রিজ বিক্রেতারাও এ মৌসুম ঘিরে তাদের ব্যবসায়িক পরিকল্পনা সাজান। কিন্তু চলতি বছর করোনার কারণে এ খাত প্রায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। তার মধ্যেও আশাতীত পরিমাণ ফ্রিজ বিক্রি হয়েছে ওয়ালটনের। বরাবরের মতো সিংহভাগ ক্রেতা বাংলাদেশে তৈরি আন্তর্জাতিক মানের ওয়ালটন ফ্রিজে আস্থা রেখেছেন। ফলে ক্রেতা চাহিদা ও বিক্রিতে স্থানীয় বাজারে ওয়ালটন ফ্রিজ বিশাল ব্যবধানে শীর্ষে রয়েছে।ফ্রিজ ব্যবসায়ী এবং বিক্রেতাদের দেওয়া তথ্য মতে রমজানের ঈদ থেকে কোরবানির ঈদ পর্যন্ত অর্থাৎ গত মে থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত স্থানীয় বাজারে প্রায় ১০ লাখ ফ্রিজ বিক্রি হয়েছে। যার মধ্যে ৭ লাখ ফ্রিজই ওয়ালটনের। সারা দেশে ১৭ হাজারেরও বেশি আউটলেটের পাশাপাশি অনলাইনের ইপ্লাজা থেকে ক্রেতারা ওয়ালটন ফ্রিজ কিনেছেন। করোনাকালে ইপ্লাজায় ফ্রিজ বিক্রি আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। এ সময়ে অনলাইনে ফ্রিজ বিক্রিতে ২ হাজারশতাংশেরও বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ওয়ালটনের।জানা গেছে প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেও ওয়ালটন ফ্রিজের অভাবনীয় বিক্রয় সাফল্যে বেশ কিছু বিষয় অবদান রেখেছে। যার মধ্যে অন্যতম ক্রেতাচাহিদা অনুযায়ী অসংখ্য মডেলের ফ্রিজ তৈরি সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচারের সংযোজন আকর্ষণীয় ডিজাইন আন্তর্জাতিক মান সাশ্রয়ী দাম কিস্তি সুবিধা সর্বোচ্চ গ্যারান্টিওয়ারেন্টি দ্রুত ও সহজলভ্য বিক্রয়োত্তর সেবা এবং ডিজিটাল ক্যাম্পেইনে দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা উল্লেখযোগ্য।এবারের কোরবানির ঈদে অনলাইনে ফ্রিজ বিক্রির অবিশ্বাস্য প্রবৃদ্ধি সম্পর্কে ওয়ালটনের নির্বাহী পরিচালক এবং অনলাইন সেলস বিভাগের প্রধান মো. তানভীর রহমান বলেন করোনা ভাইরাসের কারণে মানুষ ঘরবন্দি ছিলো। বৈশ্বিক এ দুর্যোগের মধ্যে তারা যাতে তার প্রয়োজনীয় পণ্যটি ঘরে বসে পেতে পারেন এজন্য ওয়ালটন অনলাইন সেলসে কার্যক্রমে ব্যাপক জোর দিয়েছিল। বাংলাদেশে ওয়ালটনের সর্ববৃহৎ অনলাইন সেলস নেটওয়ার্ক ইপ্লাজার ........ মাধ্যমে সরকারি নির্দেশনা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেশব্যাপী পণ্য ডেলিভারি দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ইপ্লাজা থেকে কেনা পণ্যে আকর্ষণীয় ডিসকাউন্ট ছিলো। যার ফলে ফ্রিজ টিভি হোম অ্যাপ্লায়েন্সহ অন্যান্য ওয়ালটন পণ্যের বিক্রি আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে।আরও পড়ুন ...পলাশবাড়ী উপজেলা শাখার যুবলীগ সভাপতি আজাদ বহিষ্কারওয়ালটন ফ্রিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আনিসুর রহমান মল্লিক বলেন ফ্রিজ উৎপাদন ও বিপণনে আমরা মূলত দুটি বিষয়কে প্রাধান্য দিয়েছি। গ্রাহক চাহিদা অনুযায়ী গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন এবং বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে গ্রাহকদের জীবনযাত্রার মান উন্নতিকরণ। পাশাপাশি উৎপাদন পর্যায়ে ফাইভ এস সিক্স সিগমা কাইজেনসহ আধুনিক টুলসের ব্যবহার তো আছেই। কোয়ালিটি কন্ট্রোলের ক্ষেত্রে কিউএ আইকিউসি পিকিউসি এবং ওকিউসি এর প্রতিটি ধাপেই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। যার ফলে গ্রাহকদের কাছে বাজারের সেরা ফ্রিজটি পৌঁছে যাচ্ছে।তিনি বলেন ওয়ালটন ফ্রিজের উৎপাদন গবেষণা ও উন্নয়ন মান নিয়ন্ত্রণসহ সব ধাপে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি যুক্ত হয়েছে। ওয়ালটন ফ্রিজের কুলিং স্ট্রাকচারাল ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ডিজাইনের নিয়মিত উন্নয়নের প্রভাবে ফ্রিজে যুক্ত হয়েছে টার্বো কুলিং কুইক ফ্রিজিং এন্ড রিকভারি লো এনার্জি কনজাম্পশন প্রিসাইজ টেম্পারেচার ডিসট্রিবিউশন আইওটি স্মার্ট ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজিং লো থার্মাল কন্ডাক্টিভ ফোমিংসহ আধুনিক সব প্রযুক্তি। এছাড়াও রয়েছে মাল্টি হেড ফোমিং লক রিং অটোমেটেড ব্রেজিং হিলিয়াম লিক ডিটেকশনসহ বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি।আন্তর্জাতিক মান যাচাইকারী সংস্থা নাসদাত ইউনিভার্সাল টেস্টিং ল্যাব থেকে মান নিশ্চিত হয়ে ওয়ালটনের প্রতিটি ফ্রিজ বাজারে ছাড়া হচ্ছে। ওয়ালটন ফ্রিজের রয়েছে বিএসটিআইয়ের ফাইভ স্টার এনার্জি এফিশিয়েন্সি রেটিং। ফ্রিজ উৎপাদন ও রপ্তানিতে ওয়ালটন অর্জন করেছে আইএসও ওএইচএসএএস ইএমসি সিবি আরওএইচএস এসএএসও ইএসএমএ ইসিএইচএ জিমার্ক ইমার্ক ইত্যাদি সার্টিফিকেট। ফলে আন্তর্জাতিকমানের ওয়ালটন ফ্রিজ স্থানীয় বাজারে শীর্ষস্থানের পাশাপাশি রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।ওয়ালটন ফ্রিজের প্রোডাক্ট ম্যানেজার শহীদুজ্জামান রানা জানান স্থানীয় বাজারে তাদের রয়েছে শতাধিক মডেলের ফ্রস্ট ননফ্রস্ট ডিপ ফ্রিজ ও বেভারেজ কুলার। দাম মাত্র ১০ হাজার ৯৯০ টাকা থেকে ৮০ হাজার ৯০০ টাকার ভেতর। এর মধ্যে চোখ ধাঁধানো আকর্ষণীয় ডিজাইনের গ্লাসডোর এবং ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইনভার্টার প্রযুক্তির বিএসটিআইর ফাইভ স্টার এনার্জি রেটিংপ্রাপ্ত ডিজিটাল ডিসপ্লে সমৃদ্ধ সাশ্রয়ী মূল্যের ফ্রিজ ক্রেতাদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। ওয়ালটন ফ্রিজে ব্যবহৃত হচ্ছে ডিইসিএস টেকনোলজি সমৃদ্ধ থ্যালেটমুক্ত গ্যাসকেট হানড্রেড পার্সেন্ট কপার কনডেনসার ওয়াইড ভোল্টেজ ডিজাইন ও ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী প্রযুক্তি। ফলে এসব ফ্রিজে ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। সম্প্রতি কুল প্যাকসহ ডিপ ফ্রিজ বাজারে ছেড়েছে ওয়ালটন। বাংলাদেশে এই প্রথম এ প্রযুক্তির ফ্রিজার বাজারে এলো।ফ্রিজে ১ বছরের রিপ্লেসমেন্টসহ কম্প্রেসরে ১২ বছরের গ্যারান্টি ৫ বছরের ফ্রি বিক্রয়োত্তর সেবা দেশব্যাপী বিস্তৃত ৭৪টি সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত বিক্রয়োত্তর সেবা পাওয়ার নিশ্চয়তা এবং সর্বোচ্চ ৩৬ মাসের সহজ কিস্তি সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন।সংশ্লিষ্টদের মতে এতসব সুবিধা থাকাতেই স্থানীয় বাজারে গ্রাহকপছন্দের শীর্ষে ওয়ালটন ফ্রিজ। ফলে করোনার মতো দুর্যোগের মধ্যেও ওয়ালটন ফ্রিজ বাম্পার সেল হয়েছে। যা এ খাতের জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1958.csv b/Bangla_fin_news_articles/1958.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..97c9f8a3ea67875247a3d3edbfbb04c7c4c958f1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1958.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1958,এসটিএলের ব্যাংক হিসাব খুলে দিল বিএফআইইউ,2020-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এসটিএলের ব্যাংক হিসাব খুলে দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ। বহুল আলোচিত প্রশান্ত কুমার হালদার পি কে হালদারের সুবিধাভোগী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সাবের ট্রেডার্স লিমিটেড বা এসটিএল ডিপ্লোমেটিক ওয়্যারহাউজ অন্যতম। পি কে হালদারের অপকর্মে সহায়তাকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনেকেরই ব্যাংক হিসাব স্থগিত ফ্রিজ করেছিল বিএফআইইউ।পিকে হালদারের বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক যেসব প্রতিষ্ঠানে তদন্ত করছে এসটিএল ছিল সে তালিকায়। সম্প্রতি তদন্ত থেকে অব্যাহতি চেয়ে দুদকে আবেদন করেছে এসটিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জামালউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী। আবেদনে বলা হয়েছে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স থেকে এসটিএল এর অনুকূলে ঋণ গ্রহণ করা হয়। সে ঋণের কিস্তি নিয়মিত দেওয়া হচ্ছে। আর বকেয়া অর্থও গত মাসের ১৯ তারিখ দেওয়া হয়েছে। এমতাবস্থায় এ প্রতিষ্ঠানকে তদন্ত থেকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। তবে তদন্ত থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে কীনা সে বিষয়ে এখনো পর্যন্ত দুদক এ বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত জানায়নি।ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছাড়াও এসটিএলে পরিচালক রয়েছেন রামপ্রাসাদ ও শাহ আবরার ফাইয়াজ। আর শেয়ারহোল্ডার হিসেবে রয়েছে হাল ইন্টারন্যাশনাল ও সিলমুন ইলেকট্রোড লিমিটেড। এসটিএল ডিপ্লোমেটিক ওয়্যারহাউজ ক্রয় বিক্রয় নিয়েও নানা ধোয়াশা রয়েছে। পিকে হালদারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অর্থ থেকেই এ ওয়্যারহাউজ কেনা হয়। কূটনৈতিকদের পানীয় সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এসটিএলের নামে ক্যাসিনোতে মদবিয়ার সাপ্লাই দেওয়ার অভিযোগ আছে। গতবছর ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর সময় এ ওয়্যারহাউজের বিরুদ্ধে জোরেসোরেই অভিযোগ উঠে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1959.csv b/Bangla_fin_news_articles/1959.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d360dcb2e61191fd3c5718f35792f8a90b2e043b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1959.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1959,নিয়ম ভেঙে গোপনে নিয়োগ দিচ্ছে বিসিক,2020-09-02,রেজাউল হক কৌশিক,নিয়ম ভেঙে স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে নিয়োগ দিচ্ছে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন বিসিক কর্তৃপক্ষ। বিসিকের এ কাজের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয় এমন ব্যক্তিদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আর এ নিয়োগ দেওয়ার কারণে এ প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদিন ধরে কর্মরতরা পদোন্নতি না পেয়ে বঞ্চিত হচ্ছে।সূত্র জানায় গত ২০১৮ সালে ৪৪ ক্যাটাগরিতে ২০৯ জন জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বিসিক কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে এন্ট্রি লেভেল বা ৯ম গ্রেডের পদসংখ্যা ১৩০টি। ষষ্ঠ থেকে তৃতীয় গ্রেডের পদসংখ্যা ৬৩টি। দেশের সরকারি অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে এই পদগুলো পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণ করা হয়।বিসিক চাকরি প্রবিধানমালা১৯৮৯ এবং সংশোধিত ১৯৯৪ প্রবিধান ৩ এর উপপ্রবিধান ২ অনুসারে সরকার কর্তৃক সময় সময় জারিকৃত আদেশ অনুসারে কোনো বিশেষ শ্রেণির প্রার্থী এবং করপোরেশন বা করপোরেশন পরিচালিত কোনো প্রকল্পে কর্মরত আছেন বা ছিলেন এমন প্রার্থীর ক্ষেত্রে উক্ত বয়সসীমা শিথিলযোগ্য হইবে আরো শর্ত থাকে যে এই প্রবিধানমালার যাকিছুই থাকুক না কেন করপোরেশন বা করপোরেশন পরিচালিত কোনো প্রকল্পে আছেন বা ছিলেন এমন কোনো প্রার্থীর যদি সংশ্লিষ্ট কাজের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে নিয়োগের ক্ষেত্রে তাকে অগ্রাধিকার দেওয়া যাইতে পারে।বঞ্চিত কর্মকর্তারা আইনের আশ্রয় নিলে তত্কালীন চেয়ারম্যান ব্যক্তিগত আক্রোশে ১৩ জন কর্মকর্তাকে প্রধান কার্যালয় হতে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে স্ট্যান্ড রিলিজের মাধ্যমে বদলি করেন। পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির দায়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের আদেশে মুশতাক হাসান মুহ. ইফিতাখারকে ওএসডি করা হয় এবং আদালতের রায় অনুসারে ৬ষ্ঠ গ্রেডের ৩২টি পদের নিয়োগ স্থগিত রাখা হয় যা সে সময় দৈনিক ইত্তেফাকে প্রকাশিত হয়। পরবর্তী সময়ে ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে চেয়ারম্যান পদে প্রেষণে আসেন সরকারের অতিরিক্ত সচিব মো. মোশতাক হাসান এনডিসি। তিনি আসার পর মামলার বিষয়ে অবগত হন এবং বিভাগীয় প্রার্থীদের যে বঞ্চিত করা হয়েছে সে বিষয়ে উপলব্ধি করেন। সেই সঙ্গে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের যথাসময়ে প্রমোশনের আশ্বাস দেন। তার আশ্বাসে মামলা উঠিয়ে নেন বঞ্চিত কর্মীরা।তবে বঞ্চিতদের সঙ্গে দেওয়া কথার বরখেলাপ করে বর্তমান চেয়ারম্যান নতুন করে নিয়োগ দেওয়ার জন্য ভাইভা শুরু করে এবং নিয়োগ প্রক্রিয়ার কাজ সম্পন্ন করে। আর নিয়োগ দেওয়া হলে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার কথা সেটাও না মেনে গত বৃহস্পতিবার অনেকটা গোপন প্রক্রিয়ায় ০৩ ক্যাটাগরিতে ষোলো জন কর্মকর্তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়। এদের মধ্যে বেশির ভাগই নামসর্বস্ব ব্যক্তি বা গ্রুপভিত্তিক প্রচালিত লিমিটেড কোম্পানিতে চাকরি করেন। তাদের সবগুলোর তথ্য এ প্রতিবেদকের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে। এ নিয়োগে বড় ধরনের আর্থিক লেনদেন হয়েছে বলে বিসিকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ধারণা। এজন্যই করোনার সময়ে গোপনে নিয়োগ দিচ্ছে বিসিক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1960.csv b/Bangla_fin_news_articles/1960.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..067d05896660f0b99daa156b92ef1b00a797e4cd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1960.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1960,আজ থেকে টি৩তে ‘জেড’ ক্যাটাগরির লেনদেন,2020-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জেড ক্যাটাগরির শেয়ারে স্পট মার্কেট ব্যতীত সেটেলমেন্ট কার্যক্রম টি৩তে আজ বুধবার থেকে সম্পন্ন হবে। গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি নির্দেশনার আলোকে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ।বিএসইসির নির্দেশনায় বলা হয়েছে পরপর দুই বছর নগদ লভ্যাংশ প্রদানে ব্যর্থ কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরিত করা হবে। এছাড়া নির্দিষ্ট সময়ে এজিএম করতে ব্যর্থ হলে ছয় মাস উত্পাদন বন্ধ থাকলে পরপর দুই বছর পরিচালন লোকসান ও ঋণাত্মক পরিচালন নগদ প্রবাহ এবং পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে সংরক্ষিত আয় বেশি ঋণাত্মক হওয়া কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে পাঠানো হবে।আরো পড়ুন ...চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীরা মজুত চামড়া নিয়ে বিপাকেএছাড়া সিকিউরিটিজ আইন ভঙ্গের দায়ে কমিশনের অনুমোদন সাপেক্ষে কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে পাঠানো হবে। জেড ক্যাটাগরি নিয়ে কমিশনের আরেক নির্দেশনায় বলা হয়েছে এই ক্যাটাগরির কোম্পানির উদ্যোক্তাপরিচালকেরা কমিশনের অনুমোদন ছাড়া কোনো ধরনের ক্রয়বিক্রয় হস্তান্তর ও বন্ধকী দিতে পারবে না। এছাড়া জেড ক্যাটাগরিতে যাওয়ার ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে পর্ষদ পুনর্গঠন করতে হবে। এক্ষেত্রে কমিশন এক বা একাধিক স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেবে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1961.csv b/Bangla_fin_news_articles/1961.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4fc091e742ffdbf968fd16f65f6c407a9d2206c1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1961.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1961,আলোচনায় নেই সরল সুদ চক্রবৃদ্ধির খপ্পর থেকে কবে বাঁচবেন উদ্যোক্তারা,2020-09-02,জামাল উদ্দীন,করোনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখতে ব্যাংকিং সুবিধা এ মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি হলেও উদ্যোক্তারা ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে প্রত্যাশিত সেবা পাচ্ছেন না। তদুপরি বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সুদ আদায় করে থাকে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো। বিভিন্ন সময়ে অর্থমন্ত্রী বাণিজ্যমন্ত্রীসহ নীতিনির্ধারকদের অনেকেই ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদ হারকে শিল্প বিকাশের অন্যতম বাধা হিসেবে আখ্যা দিয়ে আসছিলেন। সর্বশেষ সিঙ্গেল ডিজিট সুদ হার কার্যকরের উদ্যোগটি বাস্তবায়িত হলেও কোনো কোনো ব্যাংক এখনো তা মানছে না। সরল সুদ হার বাস্তবায়নের বিষয়টি আর আলোচনায়ও থাকছে না। যদিও এই মুহূর্তে সরল সুদ হার বাস্তবায়ন জরুরি বলে দাবি করেছেন উদ্যোক্তা বিশ্লেষকসহ সংশ্লিষ্ট মহল।তাদের মতে ব্যাংক ঋণে সুদের হার গণনায় সরল হিসাব চালুর সিম্পল রেট বিষয়টি ঝুলে গেছে। ২০১৯ সালের মে মাস থেকেই এটি কার্যকর করা হবে বলে জানানো হয়েছিল। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালও সরল সুদ হার বাস্তবায়নের পক্ষে জোরালো অবস্থানে রয়েছেন। ব্যাংকারদের অনেকে একমত যে সরল সুদ চালু করা যৌক্তিক। সরল সুদ প্রথা চালু না হওয়ায় উদ্যোক্তাদের ওপর বোঝা বাড়ছে যা অন্যায্য। বিশেষত করোনা আক্রান্ত অর্থনীতির এই সময়ে যত বেশি সাশ্রয়ী পুঁজির জোগান দেওয়া যায় ততই অর্থনীতির জন্য মঙ্গল। কিন্তু বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাতে অতিরিক্ত সুদ হার এবং দণ্ডসুদ প্রথার কারণে উদ্যোক্তার বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। চক্রবৃদ্ধির এই সুদ হার সেই যুগের কাবুলিওয়ালাকেও হার মানিয়েছে। চক্রবৃদ্ধির খপ্পর থেকে কবে বাঁচবেন এদেশের উদ্যোক্তারাএ প্রশ্নও করেছেন তারা।সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে সরল সুদ চালু হলে ব্যাংকউদ্যোক্তা উভয়েরই লাভ। তাতে ব্যাংকিং খাতের খেলাপি ঋণ যেমন কমে যেত তেমনি বাড়তি সুদের বোঝা বইতে হতো না উদ্যোক্তাদের। এখন সুদের ওপর সুদদণ্ডসুদ আরোপের ফলে উদ্যোক্তার অবস্থা ত্রাহি। করোনা আসার আগে থেকেই উদ্যোক্তারা এই সুদচক্রের ঘানি টানতে দিশেহারা। তার মধ্যে করোনাপূর্ব সময়ে জ্বালানি সংকট চলে আসছিল। নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ না থাকায় কলকারখানা সক্ষমতা অনুযায়ী চালু রাখার কাজটিও বাধাগ্রস্ত হয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় করোনার কারণে কারখানা বন্ধ হয়ে যায়। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েই গেছে।করোনার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে সরকার ১ লাখ কোটি টাকার বেশি অর্থের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করলেও সব উদ্যোক্তা সুবিধা পাচ্ছেন না। বড়রা এতে লাভবান হচ্ছেন। ক্ষুদ্র মাঝারিদের প্রাধান্য নেই প্রণোদনায়। প্রণোদনার বিপরীতে প্রাপ্ত সুবিধাগুলো নিয়ে ব্যাংক সুসংহত হয়েছে। প্রণোদনা প্যাকেজের অর্থ বিতরণে বাংলাদেশ ব্যাংক নির্দেশনা দিয়েই যাচ্ছে। কিন্তু ক্ষুদ্র মাঝারি উদ্যোক্তারা এখনো আশায় বুক বেঁধে আছেন।উদ্যোক্তাদের অনেকেই বলেছেন প্রণোদনা প্যাকেজের সুবিধা সবাইকে দেওয়া না গেলেও যদি সরল সুদ বাস্তবায়ন করা যায় তাতেই উদোক্তাদের কষ্টের ভার কিছুটা লাঘব হবে। প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে সরল সুদ হার বাস্তবায়নের বিকল্প নেই। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী বলেন অর্থনীতিকে চাঙ্গা রাখতে হলে পুঁজির প্রবাহ বাড়াতে হবে। সরল সুদ চালু ও সিঙ্গেল ডিজিট সুদ হার নিশ্চিত করতে পারলে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়বে। উচ্চ সুদ হার এবং দণ্ডসুদ উদ্যোক্তাকে স্থায়ীভাবে রুগ্ণ করার পন্থা।তিনি বলেন ২০২৩ সালের মধ্যে বর্তমান সরকারের কর্মসৃজনের যে লক্ষ্য ধরা হয়েছে তা বাস্তবায়ন করতে হলে উদ্যোক্তাবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। সেক্ষেত্রে সরল সুদ ও সিঙ্গেল ডিজিট সুদ হার সহায়ক ভূমিকা রাখবে।এদিকে এখনো কোনো কোনো ব্যাংক সিঙ্গেল ডিজিট সুদ হার বাস্তবায়ন করেনি। কিস্তি খেলাপিদের আড়াই থেকে তিন শতাংশ জরিমানা ধার্য করা হচ্ছে। করোনাকালীন সময়ে কিস্তি পরিশোধের সময় বাড়ানো হলেও কিস্তি পরিশোধ না করলে ঠিকই জরিমানা দিতে হচ্ছে গ্রাহকদের। এই জরিমানা আরোপের ফলে গ্রাহকের ওপর চাপ আরো বাড়ছে। প্রকারান্তরে কার্যকর সুদ হার অনেক বেড়ে যাচ্ছে যা শিল্প বিকাশের অন্তরায়।ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1962.csv b/Bangla_fin_news_articles/1962.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ee87fc8a94d8e4c7149aab886cec7fdf6f435953 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1962.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1962,১ জানুয়ারি থেকে অনলাইনে ট্যাক্স নেবে ডিএনসিসি,2020-09-01,অনলাইন ডেস্ক,আগামী ১ জানুয়ারি থেকে অনলাইনে ট্যাক্স নেয়া শুরু করবে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ডিএনসিসি।পরীক্ষামূলকভাবে রাজস্ব আদায় বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশেষ অভিযান চিরুনি অভিযান উদ্বোধনকালে ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম এ কথা জানান।আজ মঙ্গলবার থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ডিএনসিসি অঞ্চল২ মিরপুর ও অঞ্চল৫ কাওরান বাজার এর সকল ওয়ার্ডে ১৭টি পরীক্ষামূলকভাবে রাজস্ব আদায় বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশেষ অভিযান চিরুনি অভিযান শুরু হয়েছে।উদ্বোধনকালে মেয়র বলেন চিরুনি অভিযানে আমরা ডোর টু ডোর যাবো। এখানে বাসাবাড়ি থাকবে অফিসআদালত থাকবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকবে। এ অভিযানের মাধ্যমে আমরা রাজস্বের পরিধি বাড়াবো ট্যাক্সের পরিমান বাড়াবো না। সবাই যাতে বাসায় বসে ট্যাক্স দিতে পারে যেমনটা আমার নির্বাচনী ম্যানিফেস্টো সবাই মিলে সবার ঢাকাতে ছিল আমরা অটোমেশনে যাব।তিনি বলেন এ বছর ৪০০ কোটি টাকা হোল্ডিং ট্যাক্স এবং ১০০ কোটি টাকা ট্রেড লাইসেন্স থেকে আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে। এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হবে।আবাসিক এলাকায় স্থাপিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে মেয়র বলেন আমাদের অনেক আবাসিক এলাকা আছে যেখানে নিচ তলায় দোকান করা হয়েছে। এ জন্য আগামী সপ্তাহে আমি রাজউককে আমার অফিসে আসতে বলবো। কীভাবে আবাসিক ভবনে ব্যবসা চালানো হচ্ছে যেহেতু এটা আবাসিক এলাকা আমরা ট্রেড লাইসেন্স দিতে পারিনা। আবাসিক এলাকায় সিটি কর্পোরেশনের ক্ষমতা নেই ট্রেড লাইসেন্স দেয়ার কিন্তু এখানে ব্যবসা করছে। এটির একটি বিহিত করা দরকার।আতিকুল ইসলাম বলেন ঢাকা শহরে অনেক বড়বড় বিলবোর্ড সাইনবোর্ড অবৈধভাবে স্থাপন করা হয়েছে। এগলো সম্পূর্ণ বেআইনি। যারা এ রকম করেছেন তাদেরকে ট্যাক্সের আওতায় আনতে হবে। যারা অবৈধভাবে সাইনবোর্ড বিলবোর্ড স্থাপন করছে তিনি তাদেরকে এরকম কাজ থেকে বিরত থাকার আহবান জানান।তিনি বলেন এ শহর আমাদের সকলের। এখানে ব্যবসা করতে হলে নির্ধারিত হারে ট্যাক্স দিতে হবে। যারা হোল্ডিং ট্যাক্স দিচ্ছেন না তাদেরকে ট্যাক্সের আওতায় আনার জন্য এ চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।উদ্বোধনের পর মেয়র বছিলায় বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ব্যাংক সুপার শপ আবাসিক ভবন ইত্যাদি পরিদর্শন করেন। এ সময় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স না থাকা সড়কে মালামাল রাখা অবৈধভাবে বিজ্ঞাপন প্রচার ইত্যাদি অপরাধে মোট ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে শাহজালাল বেকারি সুপারশপ স্বপ্ন ভিশন ইলেক্ট্রনিক্স পারটেক্স ফার্নিচার মির সিরামিক থাই এলুমিনিয়াম। মোহাম্মদপুরের কাদেরিয়া আবাসিক এলাকার জনৈক ব্যক্তি যথাযথভাবে হোল্ডিং টাক্স পরিশোধ করায় মেয়র তাকে স্যালুট জানান।আর্থিক স্বনির্ভরতা অর্জন করে নাগরিক সেবা ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড জনগণের দোরগোড়ায় পৌছানোর লক্ষ্যে করের হার না বাড়িয়ে করের পরিধি বাড়ানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে ডিএনসিসি। এ লক্ষ্যে আজা থেকে মাসব্যাপী এ চিরুনি অভিযান চলবে।ডিএনসিসির অন্যান্য অঞ্চলেও পরবর্তীতে এই চিরুনি অভিযান পরিচালিত হবে। এই চিরুনি অভিযানের মূল লক্ষ্য হচ্ছে করের পরিধি বাড়ানো বাদ পড়া হোল্ডিং বা প্রতিষ্ঠানকে করের আওতাভূক্ত করা রাজস্ব বিভাগের কার্যক্রমে ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করা রাজস্ব বিভাগের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা এবং জনসাধারণকে পৌরকর প্রদানে উৎসাহ প্রদান করা।চিরুনি অভিযানে কর বহির্ভূত বাড়িঘরস্থাপনাকে এবং নতুন সৃষ্ট ফ্ল্যাটবাড়িঘরস্থাপনা করের আওতায় আনা হবে। এছাড়া ট্রেড লাইসেন্সবিহীন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করা ও আইনসম্মতভাবে ট্রেড লাইসেন্সের আওতায় আনা হবে এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ ট্রেড লাইসেন্স দ্বারা পরিচালিত বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করা ও নবায়নের আওতায় আনা হবে।চিরুনি অভিযান সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ড কাউন্সিলরকে আহবায়ক এবং সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলরকে যুগ্ম আহবায়ক করে ছয় সদস্য বিশিষ্ট কমিটি করা হয়েছে। একজন উপকর কর্মকর্তা কমিটির সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করবেন। এই কমিটি কর বহির্ভূত বাড়িঘর এবং ট্রেড লাইসেন্সবিহীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করবে।চিরুনি অভিযান উদ্বোধনকালে অন্যান্যের মধ্যে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা সচিব রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিরুল ইসলাম প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আবদুল হামিদ মিয়া ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আসিফ আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। বাসসইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1963.csv b/Bangla_fin_news_articles/1963.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28129f80ea40a11547cef0f539893cf2ebc48228 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1963.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1963,বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৯ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে,2020-09-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৯ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ৩ হাজার ৯৪০ কোটি ডলার অতিক্রম করে করেছে। যা বাংলাদেশি ৩ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। মূলত রেমিট্যান্সের ওপর ভর করেই একের পরে এক রেকর্ড গড়ছে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ।সবশেষ তথ্য অনুযায়ী ১ সেপ্টেম্বর দিনের শুরুতে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভের পরিমাণ গিয়ে দাঁড়ায় ৩৯ দশমিক ৪০ বিলিয়ন বা তিন হাজার ৯৪০ কোটি ডলারে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ তিন লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে ডলার ৮৪ টাকা ধরে। প্রতি মাসে ৪ বিলিয়ন ডলার আমদানি ব্যয় ধরে মজুত এই বৈদেশিক মুদ্রা দিয়ে প্রায় সাড়ে ৯ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্টরা বলছেন এখন বৈধপথে রেমিট্যান্স আসছে। এছাড়া আমদানি ব্যয়ের চাপ কম দাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংক আইএমএফ ও জাইকার বৈদেশিক ঋণসহায়তা এবং বিশ্ব সংস্থার অনুদানের কারণে রিজার্ভ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী গত আগস্ট মাসের ২৭ দিনে ১৭২ কোটি ৫৮ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। গত বছরের পুরো আগস্ট মাসে ১৪৪ কোটি ৪৭ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। এছাড়া চলতি বছরের জুলাইয়ে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ২৫৯ কোটি ৯৫ লাখ ডলার সমপরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন।একক মাস হিসেবে যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণ। এর আগে সর্বোচ্চ রেকর্ড রেমিট্যান্স এসেছিল চলতি বছরের জুনে। ওই মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৮৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার। জানা গেছে গত অর্থবছর রেমিট্যান্সের ওপর ঘোষিত ২ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা করে সরকার। এরপর থেকেই বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়তে থাকে। চলতি ২০২০২১ অর্থবছরেও রেমিট্যান্সে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা অব্যাহত রাখা হয়েছে। এরপর থেকেই বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়তে থাকে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে গত ২০১৯২০ অর্থবছরে প্রবাসীরা মোট এক হাজার ৮২০ কোটি ৪৯ লাখ ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন। দেশীয় মুদ্রায় যা এক লাখ ৫৪ হাজার ৭৪২ কোটি টাকা প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে। এর আগে কোনো অর্থবছরে এত অর্থ দেশে আসেনি। ২০১৮১৯ অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্স আহরণে রেকর্ড হয়। ওই সময়ে প্রবাসীরা এক হাজার ৬৪২ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। সে হিসাবে আগের অর্থবছরের তুলনায় সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে রেমিট্যান্স বেড়েছে ১৭৮ কোটি ৫৩ লাখ ডলার বা ১৫ হাজার কোটি টাকা।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1964.csv b/Bangla_fin_news_articles/1964.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d220956b5a412703bc5c076d1db42ecd15e97f8b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1964.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1964,বিনিয়োগ বাড়াতে কয়েকটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত চায় জাপান,2020-09-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাবনা দেখছে এশিয়ার অন্যতম ধনী দেশ জাপান। দেশটি মনে করছে করোনা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর নেওয়া দূরদর্শী পদক্ষেপের ফলে এখানে বিনিয়োগের ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি হয়েছে। জাপানের মিটশুবিসি করপোরেশনসহ অন্যান্য অটোমোবাইল শিল্প উদ্যোক্তারা এখন বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী। তবে বিনিয়োগ বাড়াতে কিছু প্রতিবন্ধকতার কথাও উঠে এসেছে। বিশেষত মটরগাড়ি নিবন্ধনের ফি অনেক বেশি হওয়ার ইস্যুটি ঘুরেফিরে আলোচনায় এসেছে। এছাড়া বিদ্যমান করহার ভূমি প্রাপ্তির জটিলতাসহ আরো কিছু ইস্যু উঠে এসেছে। এসব ক্ষেত্রে ইচিবাচক সিদ্ধান্ত পেলে দেশটির বিনিয়োগকারীরা এখানে আরো বেশি বিনিয়োগে এগিয়ে আসবেন।গতকাল সোমবার রাজধানীর মতিঝিলে শিল্প মন্ত্রণালয়ে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সঙ্গে বৈঠককালে এসব কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত নাওকি ইতো। বৈঠকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পাশাপাশি ঢাকায় জাপানের দূতাবাসের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।এ সময় শিল্পমন্ত্রী জানান জাপানের মিটশুবিসি করপোরেশনের কারিগরি সহায়তায় রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ মোটরগাড়ি উত্পাদন করবে। এ লক্ষ্যে খুব শিগিগর অটোমোবাইল শিল্প উন্নয়ন নীতিমালা চূড়ান্ত করা হবে। এ নীতির আলোকে অটোমোবাইল শিল্প খাতে জাপানের কারিগরি সহায়তা প্রদানের সুযোগ উন্মুক্ত হবে।বৈঠকে বাংলাদেশে নিজস্ব ব্র্যান্ডের মোটর গাড়ি উত্পাদন জাতীয় শিল্পনীতি ২০২১ প্রণয়ন ও শিল্প ডাটাবেজ তৈরিতে জাপানের কারিগরি সহায়তা মোটরসাইকেল শিল্পের আধুনিকায়ন বাংলাদেশে অটোমোবাইল ও হালকা প্রকৌশল শিল্পসংশ্লিষ্ট ভেন্ডার ইন্ডাস্ট্রির উন্নয়ন মোটরসাইকেলের সার্টিফিকেশনের জন্য অটোমোবাইল টেস্টিং অ্যান্ড রিসার্স ইনস্টিটিউট স্থাপন এবং শিল্প বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে কারিগরি সহযোগিতার বিষয়গুলো আলোচনায় স্থান পায়।শিল্পমন্ত্রী জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে বলেন বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও শিল্পায়নে জাপানের উদ্যোক্তারা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। তিনি রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকলগুলোর আধুনিকায়ন কৃষিভিত্তিক শিল্পকারখানা স্থাপন কৃষিপণ্য ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ হালকা প্রকৌশল শিল্পের উন্নয়ন এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য ভেন্ডার উন্নয়নে বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে জাপানের রাষ্ট্রদূতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। জবাবে রাষ্ট্রদূত দেশীয় চিনিকলের আধুনিকায়ন এবং চিনি শিল্পে পণ্য বৈচিত্র্যকরণে শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হবে বলে জানান। নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজারে স্থাপিত জাপান ইকোনোমিক জোন গুণমানের দিক থেকে এশিয়ায় শীর্ষে রয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত আরো বলেন বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগ বাড়াতে দ্বিপাক্ষিক সংলাপ জোরদার করতে হবে। এর মাধ্যমে বিনিয়োগের জন্য উদীয়মান খাতগুলো চিহ্নিত করতে যৌথভাবে কাজ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1965.csv b/Bangla_fin_news_articles/1965.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e79413d11b69db45e3a2109df722a4d27654f40f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1965.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1965,বাংলাদেশ নিজস্ব ব্র্যান্ডের মোটরগাড়ি উৎপাদন করবে শিল্পমন্ত্রী,2020-08-31,অনলাইন ডেস্ক,রাষ্ট্রায়াত্ত প্রতিষ্ঠান প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড জাপানের মিটশুবিসি কর্পোরেশনের কারিগরি সহায়তায় মোটরগাড়ি উৎপাদন করবে। এটি হবে বাংলাদেশের নিজস্ব ব্র্যান্ডের মোটরগাড়ি। এ লক্ষ্যে শিল্পমন্ত্রণালয় কাজ করছে।শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকির সাথে আজ সোমবার এক বৈঠকে এ কথা জানান।শিল্পমন্ত্রণালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বেগম পরাগসহ শিল্প মন্ত্রণালয় এবং জাপান দূতাবাসের কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।নিজস্ব ব্র্যান্ডের মোটরগাড়ি উৎপাদনের লক্ষ্যে খুব শিগগিরই অটোমোবাইল ইন্ডাস্ট্রি ডেভেলপমেন্ট পলিসি২০২০ চূড়ান্ত করা হবে। এ নীতির আলোকে অটোমোবাইল শিল্পখাতে জাপানের কারিগরি সহায়তা প্রদানের সুযোগ উন্মক্তু হবে।বৈঠকে বাংলাদেশের শিল্পখাতের জাপানি বিনিয়োগের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এ সময় বাংলাদেশের নিজস্ব ব্র্যান্ডের মোটর গাড়ি উৎপাদন জাতীয় শিল্পনীতি২০২১ প্রণয়ন ও শিল্প ডাটাবেজ তৈরিতে জাপানের কারিগরি সহায়তামোটরসাইকেল শিল্পের আধুনিকায়ন বাংলাদেশে অটোমোবাইল ও হালকা প্রকৌশল শিল্প সংশ্লিষ্ট ভেন্ডর ইন্ডাস্ট্রির উন্নয়ন মোটরসাইকেলের সার্টিফিকেশনের জন্য অটোমোবাইল টেস্টিং অ্যান্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউট স্থাপন এবং শিল্প বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে কারিগরি সহযোগিতাসহ দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ও আলোচনায় স্থান পায়।নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন জাপানের সাথে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে বলেন বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও শিল্পায়নে জাপানের উদ্যোক্তারা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিসিআইসির সার কারখানাগুলোতে জাপান দীর্ঘদিন ধরে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিয়ে আসছে। ঘোড়াশালপলাশ ইউরিয়া সার কারখানা নির্মাণেও জাপানের সক্রিয় অংশগ্রহণ রয়েছে। তিনি রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকলগুলোর আধুনিকায়ন কৃষিভিত্তিক শিল্প কারখানা স্থাপন কৃষিপণ্য ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ হালকা প্রকৌশল শিল্পের উন্নয়ন এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য ভেন্ডার উন্নয়নে বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে জাপানী রাষ্ট্রদূতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।এ সময় রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেন করোনা মহামারি মোকাবেলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাগৃহীত দূরদর্শী পদক্ষেপের ফলে বাংলাদেশে বিনিয়োগের ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি হয়েছে। জাপানের মিটশুবিসি কর্পোরেশনসহ অন্যান্য অটোমোবাইল শিল্প উদ্যোক্তারা বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী।বাংলাদেশের নিজস্ব ব্র্যান্ডের মোটরগাড়ি উৎপাদনের ক্ষেত্রে জাপান কারিগরি সহযোগিতা দেবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।জাপানি রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে মোটর সাইকেল শিল্পের বিকাশে মোটর সাইকেল রেজিস্ট্রেশন ফিযৌক্তিক পরিমাণে নির্ধারণ করা প্রয়োজন বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকলের আধুনিকায়ন এবং চিনি শিল্পে পণ্য বৈচিত্রকরণে শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হবে বলেও তিনি জানান।নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজারে স্থাপিত জাপান ইকোনোমিক জোন গুণগতমানের দিক থেকে এশিয়ায় সর্বশীর্ষে রয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগ বাড়াতে দ্বিপাক্ষিক সংলাপ জোরদার করতে হবে। এ সংলাপের মধ্যদিয়ে বিনিয়োগের জন্য উদীয়মান খাতগুলো চিহ্নিত হবে। এজন্য যৌথভাবে কাজও করতে হবে।তিনি জাপানের বিনিয়োগ বাড়াতে কর প্রণোদনা পর্যাপ্ত ভূমি বরাদ্দসহ অন্যান্য সুযোগ বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব প্রদান করেন। অটোমোবাইল শিল্পসহ অন্যান্য শিল্পখাতের জন্য শিল্প মন্ত্রণালয়ের সময়াবদ্ধ কর্মপরিকল্পনা বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে জাপানি রাষ্ট্রদূত মন্তব্য করেন।ইতো নাওকি শিল্পমন্ত্রীকে অবহিত করেন মোটরসাইকেলের সার্টিফিকেশনের জন্য অটোমোবাইল টেস্টিং অ্যান্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউট স্থাপনে জাপান প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবে।বাসসইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1966.csv b/Bangla_fin_news_articles/1966.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c375911f0015fefaefeb46d8011deb3fac05bf3e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1966.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1966,এক মাসে বাজার মূলধন ফিরেছে সাড়ে ৮৬ হাজার কোটি টাকা,2020-08-30,রেজাউল হক কৌশিক,চলতি বছরের আগস্ট মাসে শেয়ারবাজার ভালো অবস্থায় গিয়েছে। এ মাসে দেশের দুই শেয়ার বাজারেই লেনদেন ভালো হয়েছে। উভয় বাজারে সব সূচক বেড়েছে। এতে বিনিয়োগকারীরা ৮৬ হাজার ৫১৬ কোটি টাকার বাজার মূলধন ফিরে পেয়েছেন।বিনিয়োগকারীরা বলছেন একদিকে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি নতুন কমিশনের ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি অন্যদিকে করোনার প্রকোপ কমে যাওয়ায় বাজারে টানা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা মত দিয়েছেন।বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত সপ্তাহে বিনিয়োগকারীরা ১৮ হাজার ৮৪২ কোটি ৬৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা বাজার মূলধন ফিরে পেয়েছেন। এর আগের সপ্তাহে বিনিয়োগকারীরা ১০ হাজার ৩১৯ কোটি ৫৪ লাখ ৯৯ হাজার টাকা বাজার মূলধন ফিরে পায়। চলতি মাসের ৯ থেকে ১৩ তারিখ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি মূলধন ফিরে পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ঐ সপ্তাহে প্রায় ৪২ হাজার কোটি টাকা ফিরে পান বিনিয়োগকারীরা। আর মাসের প্রথম সপ্তাহের চার কার্যদিবসে বাজারে ১৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকার মূলধন ফেরে। এ মাসে অল্প কয়েক দিন বাদে প্রায় প্রতিদিনই বাজারে উত্থান হওয়ায় এমন অবস্থা হয়েছে।জানা গেছে বিদায়ি সপ্তাহে পাঁচ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ৪ হাজার ১৪৪ কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৩৮৪ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ১ হাজার ৭৫৩ কোটি ৭৮ লাখ ৮০ হাজার ৬৬২ টাকা বা ২৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ কম হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৫ হাজার ৮৯৮ কোটি ৯৪ হাজার টাকার।ডিএসইতে বিদায়ি সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ৮২৮ কোটি ৮৪ লাখ ৪২ হাজার ৬৭৭ টাকার। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ১৭৯ কোটি ৬০ লাখ ১৮ হাজার ৮০৯ টাকার। অর্থাত্ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন ৩৫০ কোটি ৭৫ লাখ ৭৬ হাজার ১৩২ টাকা কম হয়েছে।বিদায়ি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৬৯ হাজার ৬৫৬ কোটি ১৯ লাখ ৬০ হাজার টাকায়। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৭৮৯ কোটি ৭৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকায়। অর্থাত্ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন ৯ হাজার ৮৬৬ কোটি ৪৫ লাখ ১৫ হাজার টাকা বা ২ দশমিক ৭৪ শতাংশ বেড়েছে।আরও পড়ুন ...আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সভা আজসপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮৯ দশমিক ১১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৮৭৩ দশমিক ১৮ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৩০.২৭ পয়েন্ট বা ২.৭৫ শতাংশ এবং ডিএসই৩০ সূচক ৪৩ দশমিক ০৩ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৬১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১৩০ দশমিক ৬১ পয়েন্টে এবং ১৬৯০ দশমিক ১০ পয়েন্টে।বিদায়ি সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৬০টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৮১টির বা ৫০ দশমিক ২৭ শতাংশের কমেছে ১৫০টির বা ৪১ দশমিক ৬৬ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির বা ৮ দশমিক ০৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই বিদায়ি সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ১৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ১৪ হাজার ৬১০ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১৬৯ কোটি ৫৮ লাখ ৪৪ হাজার ৪৭৮ টাকার। অর্থাত্ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ৩১ কোটি ৭৩ লাখ ২৯ হাজার ৮৬৮ টাকা বা ১৮ দশমিক ৭১ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭৬ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৮৭৩ দশমিক ০২ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোও বেড়েছে।সংশ্লিষ্টরা বলছেন শেয়ারবাজারে ধারাবাহিকভাবে উত্থান বিনিয়োগকারীদের আশাবাদী করছে। শেয়ারবাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাস্থা দূর করতে এবং ভালো শেয়ার বাজারে আনতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি খুব ভালো ভূমিকা রাখছে। এই ধারাবাহিকতা রাখতে হবে। তবে বাজারে এখনো কিছু খারাপ বিষয় রয়েছে সেগুলোর দিকে কমিশনকে নজর দিতে হবে। সেইসঙ্গে বিশেষজ্ঞরা আরো বলছেন বাজারের এই ঊর্ধ্বগতিতে বিনিয়োগকারীদের আরো সচেতন হতে হবে। লোভের বশবর্তী হয়ে মন্দ শেয়ারে বিনিয়োগ করা যাবে না। তা হলে লাভ তো দূরের কথা মূলধন হারানোর আশঙ্কা থাকবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1967.csv b/Bangla_fin_news_articles/1967.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f090d6cb09da3eabe13d5ecdabf5931c0a421077 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1967.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1967,সবজিও এখন নাগালের বাইরে,2020-08-30,মুন্না রায়হান,স্বল্প আয়ের মানুষের ভরসা সবজিও এখন নাগালের বাইরে চলে গেছে। চলতি বছরের মার্চএপ্রিলে দেশে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর কর্মহীন হয়ে পড়া শ্রমজীবী মানুষ ভাতের সঙ্গে একটু সবজি পেলেই খুশি হতো। কিন্তু দেশের উত্তরাঞ্চলসহ ৩৭টি জেলায় টানা চার দফা বন্যায় সেই ভরসাটুকুও এখন নেই।কারণ বন্যায় সবজিক্ষেত নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সবজির দাম এখন আকাশছোঁয়া। শুধু শ্রমজীবী মানুষ কেন স্বল্প আয়ের মানুষের কাছেও সবজি কেনা এখন বিলাসিতার মতো। পেঁপে কচুর লতি আর কচুর মুখি ছাড়া ৬০ টাকার নীচে কোনো সবজি নেই। কাঁচা মরিচের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা। অথচ একদেড় মাস আগেও ৩০ থেকে ৪০ টাকার মধ্যে প্রায় সব ধরনের সবজি পাওয়া যেত। এদিকে গত সপ্তাহেও চালের দাম একদফা বেড়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে চার দফা বেড়েছে চালের দাম।করোনা সংকটের এই সময়ে যখন মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়ছে ঠিকমতো বেতনভাতা পাচ্ছে না। তখন সবজির এই আগুন দামে দিশেহারা হয়ে পড়েছে ক্রেতারা। দাম বেড়েছে ডিমেরও। এ ছাড়া চলতি বছরেই তিন দফা বেড়েছে চালের দাম। সবমিলিয়ে ভালো নেই স্বল্প আয়ের মানুষ।সবজি ব্যবসায়ীরা জানান চাহিদা অনুযায়ী বাজারে সবজির সরবরাহ নেই। বন্যায় সবজিক্ষেত নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সবজির সরবরাহ কমে গেছে বলে তারা জানান। এই সবজি ব্যবসায়ীরা বলেন মাছমাংসের দাম বেশি। গরীবের ভরসা ছিল সবজি। কিন্তু এখন বন্যার কারণে তাও নাগালের বাইরে চলে গেল।আরও পড়ুন ...হঠাৎ সক্রিয় আন্ডারওয়ার্ল্ডগতকাল শনিবার রাজধানীর কাওরানবাজার নিউমার্কেট ও শান্তিনগর কাঁচাবাজারে খোঁজ নিয়ে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার এ তথ্য পাওয়া যায়। গতকাল বাজারে বিভিন্ন ধরনের সবজির মধ্যে করলা ৮০ থেকে ১০০ টাকা চিচিঙ্গা বেগুন বরবটি কাঁকরোল পটোল ঢ্যাঁরস ৭০ থেকে ৮০ টাকা টমেটো ১০০ থেকে ১২০ টাকা গাজর ৮০ থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। দাম কমের মধ্যে রয়েছে শুধু পেঁপে কচুর লতি ও কচুর মুখি। তাও ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি। সবজির পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের শাকের দামও বেশি। পুঁই শাক ও লাল শাকের একটা ছোট্ট আটি এক মুঠো বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়। লাউ কুমড়ো প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে আকারভেদে ৪০ থেকে ৫০ টাকায়।এদিকে খুচরাবাজারে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকায়। তাও চাহিদামতো কাঁচা মরিচ বাজারে নেই। গতকাল নিউমার্কেটে বাজার করতে আসা চাকরিজীবী মাকসুদুর রহমান বলেন একদিকে চাকরির বেতনভাতা কমছে। অন্যদিকে বাসভাড়া আর নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে। কেনাকাটা এখন আগের চেয়ে অর্ধেকে নামিয়ে এনেছি। কিন্তু তারপরও সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছি।শাকসবজির পাশাপাশি ডিমের দামও বেড়েছে। প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১১৫ টাকায়। যা দুই সপ্তাহ আগেও ৯৫ থেকে ১০০ টাকায় পাওয়া যেত।নরসিংদী প্রতিনিধি নিবারণ রায় জানান শাকসবজির জন্য বিখ্যাত নরসিংদীর বিভিন্ন হাটবাজারে শাকসবজির দাম লাগামহীনভাবে বেড়ে চলেছে। মাত্র ১৫ দিনের ব্যবধানে সব ধরনের সবজির দাম কেজিতে ১০ টাকা থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। গতকাল নরসিংদী শহরের বৌবাজারের নয়ন নামে এক সবজি ব্যবসায়ী জানান বাজারে চাহিদার চেয়ে সবজি কম আসায় হঠাত্ করেই দাম বেড়ে গেছে। অতিবৃষ্টি ও বন্যার কারণে অনেক সবজি ক্ষেত নষ্ট হয়ে যাওয়ায় দাম বেড়েছে বলে তিনি জানান। এ ছাড়া নতুন করে আবাদ করা সবজি এখনো পুরোপুরি বাজারে আসেনি। তারা আরো জানান বন্যার অজুহাতে অনেক দিন ধরে কিছুটা চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছিল সব ধরনের সবজি। এরপরও গত ১৫ দিনে নতুন করে সবজির দাম আরো বাড়িয়ে দিয়েছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা।স্বল্প আয়ের মানুষকে অস্বস্তিতে ফেলেছে চালের দামও। গত সপ্তাহেও আরো এক দফা বেড়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটির দাম। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী গত সপ্তাহে খুচরা বাজারে মানভেদে প্রতি কেজি চালে ৪ থেকে ৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। বর্তমানে বাজারে মোটা চাল ইরিস্বর্ণা ৪৪ থেকে ৪৮ টাকা মাঝারিমানের চাল পাইজামলতা ৪৮ থেকে ৫৪ টাকা ও সরু চাল নাজিরশাইলমিনিকেট ৫৫ থেকে ৬৪ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।দেশে চাহিদার তুলনায় চালের পর্যাপ্ত মজুত থাকলেও একটি চক্র সিন্ডিকেট করে বারবার চালের দাম বাড়াচ্ছে। মহামারি করোনা ও বন্যার অজুহাতে এই চক্র সিন্ডিকেট করে চালের দাম বাড়াচ্ছে। খাদ্যমন্ত্রী এই চক্রের কথা স্বীকার করলেও চালের বাজার সিন্ডিকেটমুক্ত করা যাচ্ছে না।দেশে চালের সবচেয়ে বড় মোকাম কুষ্টিয়ার খাজানগরের দাদা রাইস অ্যাগ্রো ফুড এর মালিক অটো মেজর ও হাসকিং মিল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন জানান বোরো মৌসুম শেষ হওয়ায় এখন ধানের দাম বেশি। এছাড়া বন্যা ও সারাদেশে বৃষ্টিপাতের কারণে চাতালে ধান শুকানো যাচ্ছে না। তাই চালের দাম বেড়েছে।তবে পাইকারি চাল ব্যবসায়ীরা বলেছেন বোরো মৌসুমে উত্পাদিত বেশিরভাগ ধান মিলাররা আগেই কিনে নিয়েছেন। প্রান্তিক কৃষকের হাতে এখন ধান নেই। তাই মিলারদের চালের দাম বাড়ানোর এই যুক্তি ঠিক নয়।এদিকে সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন বন্যার জন্য আউশআমনের যে ক্ষতি হয়েছে তা সামগ্রিক খাদ্য উত্পাদনে বড় কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না। এছাড়া আমরা চাল আমদানির সব প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। প্রয়োজনে চাল আমদানি করা হবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1968.csv b/Bangla_fin_news_articles/1968.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..827cb2c6659bb0ce76ad688c4a2612b622e1c8da --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1968.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1968,ইরাকে রপ্তানি হচ্ছে ওয়ালটন কম্প্রেসর,2020-08-29,অনলাইন ডেস্ক,ওয়ালটন কারখানায় তৈরি উন্নত মানের ফ্রিজ কম্প্রেসর রপ্তানি তালিকায় এবার যুক্ত হয়েছে ইরাক। নিজস্ব ব্র্যান্ডের নামেই কম্প্রেসর রপ্তানির মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যের এই আরব দেশটিতে ব্যবসায়িক কার্যক্রম আরো জোরদার করলো ওয়ালটন। দেশটিতে ধাপে ধাপে যাবে ওয়ালটনের রেফ্রিজারেটর এয়ার কন্ডিশনার টিভিসহ অন্যান্য প্রযুক্তিপণ্য।জানা গেছে ইরাকে রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণে লক্ষ্যে বাগদাদের খ্যাতনামা প্রযুক্তিপণ্য বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান আশ্রকাত আলনারজেস জেনারেল কোম্পানির সঙ্গে ওয়ালটনের একটি চুক্তি হয়েছে। ইরাকে ওয়ালটন পণ্যের পরিবেশক করা হয়েছে তাদের।ওয়ালটন ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ইউনিট আইবিইউ শাখার এশিয়া মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকা অঞ্চলের প্রধান রকিবুল ইসলাম জানান ইরাকি প্রতিষ্ঠানটির প্রতিনিধিরা গত বছরের শেষ দিকে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে কম্প্রেসর উৎপাদন কারখানা পরিদর্শন করেন।বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে উচ্চ গুণগতমানের কম্প্রেসর উৎপাদন প্রক্রিয়া দেখে সন্তুষ্ট হন তারা। সে সময় তারা ইরাকের বাজারে ওয়ালটন কম্প্রেসর বাজারজাত করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। প্রথম বছর তারা ওয়ালটনের কাছ থেকে কয়েকটি ধাপে বিশাল পরিমাণ কম্প্রেসর নেয়ার পরিকল্পনা করেছেন। এরইমধ্যে কম্প্রেসরের প্রথম চালান পাঠানো হয়েছে।আশ্রকাত আলনারজেস জেনারেল কো. এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়াদ এম দাহাম বলেন বাংলাদেশে অত্যাধুনিক কারখানায় উচ্চমানের কম্প্রেসর তৈরি করছে ওয়ালটন। এসব কম্প্রেসর ইরাকের বাজারের জন্য খুবই উপযুক্ত। তার দৃঢ় বিশ্বাস ইরাকে কম্প্রেসরের সিংহভাগ বাজার ওয়ালটন দখল করে নিতে সক্ষম হবে। পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতেও ওয়ালটন কম্প্রেসর বাজারজাত করা সহজ হবে।ওয়ালটন কম্প্রেসরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও প্রকৌশলী মীর মুজাহেদীন ইসলাম জানান বিশ্বমানের কম্প্রেসর ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ তৈরি করছে ওয়ালটন। উৎপাদনের প্রতিটি ধাপে মান নিয়ন্ত্রণে অনুসরণ করা হচ্ছে জিরো টলারেন্স নীতি। কারখানায় স্থাপন করা হয়েছে আন্তর্জাতিকমানের মাননিয়ন্ত্রণ পরীক্ষাগার অত্যাধুনিক প্রযুক্তির পরীক্ষা সরঞ্জাম ও মেশিনারিজ। ওয়ালটন কারখানায় মাদারবোর্ড তৈরির জন্য রয়েছে নিজস্ব ইউনিট।কম্প্রেসরের সর্বনিম্ন নয়েজ লেভেল নিশ্চিত করার জন্য রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানিকৃত হেমি অ্যানইকোয়িক অ্যাকুইস্টিক চেম্বার। জার্মান প্রযুক্তিতে বিশ্বের সবচেয়ে সাইলেন্ট ও ডিউর্যাবল কম্প্রেসর তৈরি হচ্ছে। লেটেস্ট প্রযুক্তির নতুন আরেকটি সিরিজের কম্প্রেসর উৎপাদনে কাজ করছে ওয়ালটনের গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগের প্রকৌশলীরা। নতুন এই সিরিজের উৎপাদন শুরু হলে রপ্তানি কয়েকগুণ বাড়বে বলে তিনি আশাবাদী।ওয়ালটন আইবিইউ শাখার প্রেসিডেন্ট এডওয়ার্ড কিম জানান বিশ্ববাজারে শক্তিশালী অবস্থান তৈরির লক্ষে ইউরোপ আমেরিকা অস্ট্রেলিয়াসহ উন্নত বিশ্বের বাজারগুলোতে রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। নিজস্ব ব্র্যান্ডের পাশাপাশি ওইএম পদ্ধতি বিশ্বের বিভিন্ন খ্যাতনামা ব্র্যান্ডের পণ্য তৈরি করছে ওয়ালটন। ওয়ালটনের বিভিন্ন পণ্য ইতোমধ্যে সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক আন্তর্জাতিক টেস্টিং ল্যাব এসজিএস এর কাছ থেকে সিই আরওএইচএস ইএমসি ইত্যাদি মান সনদ অর্জন করেছে। ইউরোপে পণ্য রপ্তানিতে অত্যাবশক এসব সনদ অর্জন করায় জার্মানি পোল্যান্ডসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সম্প্রসারিত হচ্ছে ওয়ালটন পণ্যের রপ্তানি বাণিজ্য ।ওয়ালটনের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ জানান কম্প্রেসর উৎপাদন শিল্প বাংলাদেশের আরেকটি সম্ভাবনাময় খাত। রয়েছে বিশাল আন্তর্জাতিক বাজার। ওয়ালটনের টার্গেট বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ কম্প্রেসর রপ্তানিকারক হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করা।তিনি আরো জানান বিশ্বের প্রায় ৩৫টি দেশে প্রযুক্তিপণ্য রপ্তানি হচ্ছে। ওয়ালটন পণ্যের ডিজাইন উৎপাদন উচ্চ গুণগতমান এবং বৈশ্বিক বিপণন নিয়ে কাজ করছেন ইতালি জাপান ও দক্ষিন কোরিয়ার বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত দেশবিদেশের খ্যাতনামা প্রকৌশলীরা।উল্লেখ্য বাংলাদেশ এশিয়ার ৮ম ও বিশ্বের ১৫তম কম্প্রেসর উৎপাদনকারী দেশ। বাংলাদেশের একমাত্র কম্প্রেসর উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন। যার বার্ষিক উৎপাদন সক্ষমতা প্রায় ৪ মিলিয়ন। ২০২৫ সালের মধ্যে উৎপাদন সক্ষমতা ১০ মিলিয়নে উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে। শুরু থেকেই জার্মানভিত্তিক বিশ্বের একটি খ্যাতনামা কম্প্রেসর উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ওয়ালটনের কাছ থেকে প্রচুর পরিমাণ যন্ত্রাংশ নিচ্ছে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1969.csv b/Bangla_fin_news_articles/1969.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3440ff1221c7f64fd61a48082cd3450cff7f4841 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1969.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1969,কালাইয়ে বিদেশি তরমুজ চাষে সফলতা,2020-08-28,তৌহিদুল ইসলাম তালুকদার লায়নর কালাই জয়পুরহাট সংবাদদাতা,বরেন্দ্রভূমি হিসেবে খ্যাত ও ধানআলুর উত্পাদনের জন্য জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার পরিচিতি প্রাচীনকাল থেকেই। তবে নতুন করে তাইওয়ানের গোল্ডেন ক্রাউন জাতের হলুদ রংয়ের তরমুজ চাষে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন উপজেলার বহুতিদর্গাপাড়ার বর্গা চাষি এনামুল হক।তিনি ৩৩ শতক জমি বর্গা নিয়ে বাণিজ্যিকভাবে শুরু করেন বিদেশি জাতের এই তরমুজ চাষ। বর্তমান তার খেতে ছোটবড় কয়েক শ তরমুজ মাচায় মাচায় বাতাসে দুলছে। নতুন জাতের এই তরমুজ চাষে সফলতা আসায় এলাকার অনেক কৃষক এটি চাষে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।সরেজমিন দেখা যায় কালাই সদর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার উত্তরে উপজেলার উদয়পুর ইউনিয়নের বহুতিদর্গাপাড়ার বর্গা চাষি এনামুল হক ৩৩ শতক বন্যামুক্ত ও উঁচু জমিতে বিদেশি গোল্ডেন ক্রাউন জাতের তরমুজ চাষ করে এলাকায় ব্যাপক সাড়া ফেলেছেন। সাধারণত ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত আবহাওয়া তরমুজ চাষের উপযোগী। তবে উষ্ণ অঞ্চল হওয়ায় এই উপজেলার কোথাও তরমুজের চাষ হয় না।এরপরও কালাইয়ে এই প্রথম অসময়ে বিদেশি তরমুজ চাষ করে সফল কৃষকের খাতায় নাম লিখিয়েছেন এনামুল হক। তার চেষ্টা আর শ্রমের ফসল হিসেবে কয়েক শ তরমুজ এখন মাচায় মাচায় শোভা পাচ্ছে। বিষ ও ফরমালিনমুক্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ হলুদ রংয়ের তরমুজগুলো দেখতে আকর্ষণীয় খেতে সুস্বাদু ও চাহিদা বেশি থাকায় নতুন জাতের এই তরমুজ দেখতে খেতে ভিড় করছেন অনেকেই।চাষি এনামুল হক বলেন ৩৩ শতক জমি বর্গা নিয়ে উপজেলা কৃষি অফিসের পরামর্শ অনুযায়ী সেখানে ২২টি বেড করে মাটির সঠিক আর্দ্রতা ধরে রাখতে মালচিং পেপার দিয়ে ঢেকে রাখি। এরপর গত ২২ জুন ১৮ ইঞ্চি পর পর তরমুজের বীজ রোপণ করি। বীজ রোপণের ৩৫ দিনের মধ্যে গাছ মাচায় উঠে যায়। ৪০ দিনের মধ্যে গাছে প্রচুর ফুল ও কুড়ি আসে। তারপর ৭৫ দিনে পরিপক্ক হয়ে মাচায় ডোগায় ডোগায় ঝুলে আছে আড়াই থেকে তিন কেজি ওজনের প্রায় ২ হাজার ৪০০ তরমুজ।এই তরমুজ ভেতরে লাল টুকটুকে রসালো আর খেতে খুব মিষ্টি ও সুস্বাদু। তিনি আরো বলেন বাজারে অসময়ের এই তরমুজের চাহিদাও অনেক বেশি দামও ভালো। তার এই পর্যন্ত খরচ হয়েছে প্রায় ২২ হাজার টাকা। সব খরচ বাদ দিয়ে আয় হবে প্রায় ২ লাখ ১৫ হাজার টাকা।উপজেলার উদয়পুর ইউনিয়নের দায়িত্বরত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা নুসরাত জাহান জেবা বলেন এই উপজেলার কৃষকেরা ধান ও আলুর চাষ করতে বেশি আগ্রহী। তবে নতুন ধরনের এই তরমুজ এলাকার কৃষকের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। তবে এনামুল হকের এই সফলতার পেছনে উপজেলা কৃষি বিভাগ সর্বাত্মক সহযোগিতা করে আসছে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1970.csv b/Bangla_fin_news_articles/1970.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..93fc96482defe8b111eafcce96128d771c46ae0d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1970.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1970,ইভ্যালির এমডি ও চেয়ারম্যানের ব্যাংক হিসাব স্থগিত,2020-08-27,রেজাউল হক কৌশিক,ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি ডটকম লিমিটেডের এমডি ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল এবং চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের ব্যাংক হিসাব স্থগিত ফ্রিজ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।তদন্তের স্বার্থে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ নির্দেশনা দেয় বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ।একটি দৈনিকে প্রতিবেদনে ইভ্যালির মাধ্যমে মানি লন্ডারিং হওয়ার আশঙ্কার কথা প্রকাশ করার পর বৃহস্পতিবার এ পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানা গেছে।বিএফআইইউয়ের চিঠিতে বলা হয়েছে হয়েছে ইভ্যালির চেয়ারম্যার শামীমা নাসরিন ও মোহাম্মদ রাসেলের নামে পরিচালিত সকল হিসাবের লেনদেন আগামী ৩০ দিন স্থগিত রাখার নির্দেশ প্রদান করা হলো।মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ২৩১গ ধারার ক্ষমতাবলে এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে চিঠিতে বলা হয়েছে।লেনদেন স্থগিতাদেশের ক্ষেত্রে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ বিধিমালা ২০১৯এর ২৬২ ধারার বিধান প্রযোজ্য হবে।এছাড়া বর্ণিত প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিবর্গের নামে পরিচালিত হিসাব খোলার ফর্ম কেওয়াইসি হিসাব খোলার শুরু থেকে হালনাগাদ লেনদেন এবং ওই হিসাবসমূহে ৫০ লাখ বা তার বেশি টাকা জমা বা উত্তোলন সংশ্লিষ্ট তথ্যদলিলাদি পত্র ইস্যুর তারিখ থেকে ৫ কার্যদিবসের মধ্যে জানাতে হবে বলে চিঠিতে বলা হয়েছে।বিএফআইইউএর চিঠিতে ইভ্যালি চেয়ারম্যান ও এমডির স্মার্ট কার্ডের ও পুরাতন এনআইডি কার্ডের উল্লেখ করা হয়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1971.csv b/Bangla_fin_news_articles/1971.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7031c3557e64ec85be1ead2553ca19e3d6c75512 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1971.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1971,চৌগাছায় বাণিজ্যিকভাবে হচ্ছে ড্রাগন ফলের চাষ,2020-08-27,চৌগাছা যশোার সংবাদদাতা,যশোরের চৌগাছায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে ভিনদেশি ড্রাগন ফল। অল্প সময় ও অল্প খরচে অধিক মুনাফা লাভে এখানকার চাষীরা ড্রাগন চাষে ঝুঁকে পড়েছেন।স্থানীয় উদ্যোক্তা উপজেলার তিলকপুর গ্রামে ইসমাইল হোসেন প্রথমে ড্রাগন চাষে বিনিয়োগ করে সফলতা অর্জন করেন। উপজেলা কৃষি অফিস বলছে তার সফলতা দেখে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে ইতিমধ্যে ৭০ থেকে ৮০ হেক্টর জমিতে ড্রাগন চাষ করা হচ্ছে।তিনি জানান চাকরি ছেড়ে থাই পেয়ারা আপেল ও বাউ কূলের বাগান করেন তিনি। নতুন কিছু করার চিন্তায় ইন্টারনেটে ড্রাগন চাষ দেখে উদ্বুদ্ধ হন। ২০১৫ সালে ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চারা এনে নিজের দুই বিঘা জমিতে চাষ শুরু করেন। বর্তামনে ১০ বিঘা জমিতে ড্রাগন চাষ রয়েছে। প্রতিবছর প্রতি একর বাগান থেকে বছরে প্রথম পর্যায়ে ৬৭ লাখ টাকার ড্রাগন ফল বিক্রি করা সম্ভব। এছাড়া চারা বিক্রি করে আরও কয়েক লাখ টাকা আয় করা সম্ভব।কয়েকজন চাষী জানান প্রতি বছরই এই গাছে ফলের পরিমান বৃদ্ধি পাবে। একটানা বছরের ৭ মাস এই ফল পাওয়া যায়। একবার চারা লাগালে ৩০ থেকে ৪০ বছর একইভাবে ফল হয়। ফলে কাঙ্খিত পরিমানে লাভবান হওয়া সম্ভব।উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের বুন্দলিতলা গ্রামের চাষী সোলাইমান হোসেন জানান এক বিঘা জমিতে বছরে প্রায় দুই লাখ টাকা খরচ হয়েছে। কিন্তু বাগানের দেড় বছর বয়সে তিনি চারা ও ড্রাগন ফল বিক্রি করে চার লাখেরও বেশি টাকা আয় করেছেন। প্রতি কেজি ড্রাগন গড়ে তিনশ থেকে চারশ টাকায় বিক্রি করেছেন। ভালো লাভ হওয়ায় তিনি এ বছর আরও এক বিঘা জমিতে নতুন বাগান করেছেন।তিনি আরও জানান ড্রাগনের সঙ্গে সাথী ফসল হিসেবে পেয়ারা চাষ রয়েছে। পেয়ারা বিক্রি করে ড্রাগন বাগান পরিচর্জার সকল খরচ উঠে আসে। বরং পেয়ারা থেকে কিছু টাকা লাভও থাকে।সিংহঝুলী গ্রামের প্রবাস ফেরত মিঠু জানান বাজারেও ড্রাগন ফলের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। ড্রাগন একটি লাভজনক ফসল হওয়ায় তিনি ৯ বিঘা জমিতে ড্রাগন চাষ করেছেন। বাগানের বয়স এক বছর হয়েছে। গাছ ফল আসতে শুরু করেছে। তিনি অল্প কিছু ড্রাগনফল প্রতি কেজি সাড়ে তিনশ থেকে চারশ টাকা দরে বিক্রি করেছেন।চাষীর জানান ভেষজ জাতীয় এ ফল অত্যান্ত লাভজনক। এই ফল চাষ করার জন্য জৈব সারই যথেষ্ট। অতিরিক্ত অন্য কোনো সার বা কীটনাশকের প্রয়োজন হয় না। এছাড়া বিক্রির জন্য বাজারে নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন হয়না। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলকা থেকে খদ্দেররা বাগানে এসে কিনে নিয়ে যায়।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রইচ উদ্দীন বলেন চৌগাছা এলাকা ড্রাগন চাষের জন্য উপযোগী। উপজেলায় ৭০ থেকে ৮০ হেক্টর জমিতে ড্রাগন ফলের বাগান রয়েছে। জমি থেকে ড্রাগন ফল সংগ্রহ করে বিক্রি শুরু করেছেন চাষীরা। মিষ্টি ও হালকা টক জাতীয় স্বাদের নানা পুষ্টিগুণে ভরা ড্রাগন ফল চাষ লাভজনক হওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন চাষ করার জন্য আমরা চাষীদের উৎসাহিত করে প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও সহযোগিতা প্রদান করছি।ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1972.csv b/Bangla_fin_news_articles/1972.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..337b8cfffcdd3eea839c827173302b01c4d5f030 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1972.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1972,আইডিআরএর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হলেন ড এম মোশাররফ হোসেন,2020-08-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ আইডিআরএ এর সদস্য লাইফ ড. এম মোশাররফ হোসেনকে সংস্থাটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা হয়েছে। পরবর্তী চেয়ারম্যান কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত তিনি এ পদে দায়িত্ব পালন করবেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে বুধবার তাকে এ দায়িত্ব দেয়।এর আগে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ছিলেন সাবেক সচিব মো. শফিকুর রহমান পাটোয়ারী। ২০১৭ সালের ২৩ আগস্ট তিনি আইডিআরএর চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদান করেন। পরবর্তী ৩ বছরের জন্য তিনি এ পদে নিযুক্ত হন। সে হিসাবে ২২ আগস্ট ২০২০ তারিখ ছিল তার শেষ অফিস। তবে শুক্র ও শনিবার ছুটি থাকায় ২০ আগস্ট ২০২০ তারিখে শেষ হয় তার কর্মদিবস।বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ আইন ২০১০ অনুসারে চেয়ারম্যানের পদ শূন্য হলে কিংবা অনুপস্থিতি অসুস্থতা বা অন্য কোন কারণে চেয়ারম্যান তার দায়িত্ব পালনে অসমর্থ হলে শূন্য পদে নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত কিংবা চেয়ারম্যান পুনরায় স্বীয় দায়িত্ব পালনে সমর্থ না হওয়া পর্যন্ত সরকার কর্তৃক মনোনীত কোন সদস্য চেয়ারম্যানরূপে দায়িত্ব পালন করবে।২০১৮ সালের ৪ মে ড. এম মোশাররফ হোসেন বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের সদস্য লাইফ হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।ড. এম মোশাররফ দুটি জীবন বীমা কোম্পানিতে মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি একাধিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের স্বাধীন পরিচালক ও বোর্ড অডিট কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করেছেন। বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিএমবিএ সহসভাপতির দায়িত্বও পালন করেছেন এম মোশাররফ হোসেন।২০০৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইনভেস্টমেন্ট অফ ইনস্যুরেন্স ফান্ড বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি। এর আগে অ্যাকাউন্টিংয়ে মেজর নিয়ে এমকম করেন এ বীমাবিদ। সব পাবলিক পরীক্ষায় তিনি প্রথম শ্রেণি অর্জন করেছেন।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1973.csv b/Bangla_fin_news_articles/1973.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..528e39957b9195d2e8e575aecfcb43df60f769bd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1973.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1973,বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ,2020-08-26,অনলাইন ডেস্ক,যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ করেছে। অনলাইন প্লাটর্ফমে মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্বাক্ষরিত টিকফার ইন্টারসেশনাল সভায় এ আগ্রহ প্রকাশ করা হয়।সভায় বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীনের নেতৃত্বে ২৪ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল এবং যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে অ্যাসিসটেন্ট ইউ এস ট্রেড রিপ্রেজেনটেটিভ সাউথ এন্ড সেন্ট্রাল এশিয়া ক্রিস উইলসনের নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে।সভায় বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি করতে প্রতি তিন থেকে চার মাস পর ট্রেড এন্ড ইনভেষ্টমেন্ট কোঅপারেশন ফোরাম এগ্রিমেন্ট টিকফা এর ইন্টারসেশনাল সভা করার প্রস্তাব দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।সভায় যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের স্থগিতকৃত জিএসপি সুবিধা পুনরায় চালুর বিষয়ে দৃষ্টি আর্কষণ করা হলে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে জানানো হয় পূর্বে ঘোষিত বিভিন্ন দেশের জন্য মার্কিন জিএসপি সুবিধা প্রদান প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ডিসেম্বরে। পরর্বতী প্রকল্প চালু হলে বাংলাদেশকে জিএসপি সুবিধা প্রদানের বিষয় বিবেচনা করার সুযোগ আছে।সভায় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তৈরি পোশাক লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং হেলথ প্রডাক্ট রপ্তানি করোনাকালে তৈরি পোশাকের ক্রয় আদেশ বাতিল না করা ভ্যাকসিনসহ অন্যান্য মেডিকেল সামগ্রী উৎপাদন বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি শিল্প কারখানা বাংলাদেশে রিলোকেশন কারিগরি সহযোগিতা বৃদ্ধিসহ বেশ কিছু স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।বাংলাদেশ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানের তৈরি পণ্য সহজে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির বিষয়ে মার্কিন সরকারের সহযোগিতা কামনা করে।সভায় বিশেষ করে তৈরি পোশাক রপ্তানির ওপর শুল্ক কমানোর আহ্বান জানানো হয়। বিনিয়োগের বিষয়ে বাংলাদেশে ঘোষিত সুযোগসুবিধাগুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়। মার্কিন বিনিয়োগকারীদেরকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানানো হয়।যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা আমদানির ক্ষেত্রে চলমান জটিলতা নিরসনে আলোচনা অব্যাহত রাখার পক্ষে সভায় মতামত প্রকাশ করা হয়। বাসসইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1974.csv b/Bangla_fin_news_articles/1974.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eefb8d379b9d08ac3f76fa757f6941a4d5f25f73 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1974.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1974,এসডিএস এবং ডাটা সফটের নেক্সটজেনএগ্রিট্রেসার কার্যক্রম চালু,2020-08-25,ইত্তেফাক ডেস্ক,ইকোলোজিক্যাল ফার্মিং পদ্ধতি সম্প্রসারণের মাধ্যমে চরাঞ্চলে উদ্যোক্তাদের আয় বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পে একত্রে কাজ করার লক্ষ্যে শরীয়তপুর ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি এসডিএস এর সাথে ডাটাসফট সিস্টেমস বাংলাদেশ লিমিটেড ডাটাসফট একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। সংস্থাটি বাংলাদেশে স্থানীয় কৃষি উদ্যোক্তাদের আইওটি ইন্টারনেট অফ থিংস ভিত্তিক কৃষিপ্রযুক্তি বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে।কোভিড ১৯ মহামারীর মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য ভার্চুয়াল বৈঠকে অনলাইনে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ডাটাসফটএর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আজাদ চৌধুরী এবং এসডিএসএর নির্বাহী পরিচালক রাবেয়া বেগম স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।ডাটাসফট এর সিওও মনজুর মাহমুদ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ড. আকন্দ মো. রফিকুল ইসলাম সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার প্রোগ্রাম ও প্রকল্প সমন্বয়ক পিএসিই প্রকল্প পিকেএসএফ এবং মোজিবুর রহমান প্রাক্তন নির্বাহী পরিচালক এসডিএস অন্যদিকে পিকেএসএফ এসডিএস এবং ডাটাসফট এর অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন পিকেএসএফ এবং আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিলের আইএফএডি অর্থায়নে প্রকল্পের আওতায় উৎপাদিত ইকোলোজিক্যাল কৃষি পণ্য বাজারজাতকরণে সহযোগে ট্রেসিবিলিটি নিশ্চিতকরণ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সহযোগে সরবরাহ শৃঙ্খল সৃষ্টির লক্ষ্যে কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করছে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1975.csv b/Bangla_fin_news_articles/1975.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..daea33eb7a41e16f8d9689959538e48c55f79dff --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1975.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1975,সীমিত সম্পদ দিয়ে বাংলাদেশ সঠিকভাবে করোনা মোকাবেলা করছে বাণিজ্যমন্ত্রী,2020-08-24,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন সীমিত সম্পদ দিয়েই বাংলাদেশ সঠিকভাবে করোনা কোভিড১৯ মোকাবেলা করছে।করোনা সংক্রমণ রোধে এখন প্রয়োজন মানুষের সচেতনতাএ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য দেশের প্রচার মাধ্যমগুলোর গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। শুরু থেকেই দেশের প্রচার মাধ্যমগুলো দায়িত্বশীল ভূমিকা রেখে আসছে।টিপু মুনশি প্রচার মাধ্যমের এ সহযোগিতা আগামী দিনগুলোতেও অব্যাহত রাখার জন্য কর্মরত সাংবাদিকদের প্রতি আহবান জানান।আজ সোমবার সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ওয়ালটনের সহযোগিতায় কোভিড১৯ মোকাবেলায় তাইওয়ান এক্সটার্নাল ট্রেড ডেভেলপমেন্ট সেন্টারের পক্ষ থেকে প্রদত্ব মেডিকেল সামগ্রী হস্তান্তর অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে বাণিজ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বক্তব্য রাখেন।টিপু মুনশি বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিক নির্দেশনায় আমরা সফলভাবে কোভিড১৯ মোকাবেলা করে যাচ্ছি। ওয়ালটন স্বাস্থ্য সেবায় সরকারকে সহযোগিতা দিয়ে আসছে। তাইওয়ানের এ সহযোগিতা আমাদের কাজে লাগবে। পৃথিবীর অনেক দেশ পরস্পরকে সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে আসলে দেশের স্বাস্থ্যসেবা খাত আরও উন্নত হবে। স্বাস্থ্য বিধি মেনে সকলকে চলতে হবে এতে আমরা সকলেই নিরাপদ থাকবো।স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশ সফল ভাবেই কোভিড১৯ মোকাবেলা করে যাচ্ছে। গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম কোভিড১৯ রোগী সনাক্ত হবার সাথে সাথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। দেশের বিমান নৌ এবং স্থল বন্দরগুলোতে সময়মত স্কেনিংয়ের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।তিনি বলেন ওই সময় আমাদের পর্যাপ্ত মেডিকেল সামগ্রী ছিল না যা ছিল তাই দিয়ে আমরা পরিকল্পিতভাবে এ মহামারি মোকাবেলা শুরু করি। স্পেশালাইজড হাসপাতাল ঘোষণা করে সুচিকিৎসাও দেয়া হচ্ছে। এখন হাসপাতালগুলোতে কোভিড১৯ রোগীর সংখ্যা অনেক কম। এ সকল হাসপাতালে ৬০৭০ ভাগ সিট খালি থাকছে। এখন স্পেশালাইজড হাসপাতালের সংখ্যা কমিয়ে সাধারণ চিকিৎসার জন্য খুলে দেয়ার চিন্তা করা হচ্ছে।মোস্তাফা জব্বার বলেন কোভিড১৯ সারা দুনিয়ার জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ডাক্তার নার্সসহ স্বাস্থ্যকর্মী পুলিশ এবং সাংবাদিকরা দায়িত্ব পালন করছেন।তাদের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে মন্ত্রী বলেন করোনা পরিস্থিতিতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ সাধ্যের সবটুকু দিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পাশে দাঁড়িয়েছে।তিনি বলেন আমরা দেশের ৬৪টি জেলায় বিনা মাশুলে স্বাস্থ্য সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছি। কলসেন্টার ও টেলিমেডিসিন ব্যবস্থায় নিরবচ্ছিন্ন সেবা নিশ্চিত করার সুযোগ সৃষ্টির পাশাপাশি টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট অব্যাহত রাখার মাধ্যমে জীবনযাত্রা গতিশীল করার চেষ্টা করছি।মন্ত্রী বলেন করোনাকালেও গ্রামের মানুষ পর্যন্ত উপলব্ধি করছে ডিজিটাল বাংলাদেশ না থাকলে বৈশ্বিক মহামারির এই ক্রান্তিলগ্নে মানুষের জীবনযাত্রা বিপন্ন হতো।আজকের বাংলাদেশে প্রাথমিক স্কুলের একজন শিক্ষার্থীও ইন্টারনেট সুবিধা দাবি করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন ২০০৮ সালেও দেশে মাত্র ৮ জিবিপিএস ইন্টারনেট ব্যবহার হতো এবং ব্যবহারকারী ছিল মাত্র আট লাখ। প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা সজীব আহমেদ ওয়াজেদের দিকনির্দেশনায় ডিজিটালাইজেশনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সূচিত হয়েছে। দেশে আজ ২১শত জিবিপিএস ইন্টারনেট ব্যবহৃত হচ্ছে এবং ১০ কোটির বেশি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। মোস্তাফা জব্বার দৃঢ় আশাবাদ প্রকাশ করেন বাঙালি বীরের জাতি। করোনা থেকেও এ জাতি জয়ী হবে।উল্লেখ্য তাইওয়ান এক্সটার্নাল ট্রেড ডেভেলপমেন্ট সেন্টার ১ লাখ সার্জিক্যাল মাস্ক ১৬০০ এন৯৫ মাস্ক ২০ হাজার কাপড়ের মাস্ক ১০ হাজার ফেস ফিল্ড ৫০০ পিপিই ২০০ গগলস এবং ২ সেট ভেন্টিলেটর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে হস্তান্তর করে।বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. আব্দুল মান্নান ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. নূরউররহমান অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।অন্যান্যের মধ্যে ওয়ালটনের নির্বাহী পরিচালক ও কম্পিউটার বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী লিয়াকত আলী ঢাকাস্থ তাইওয়ান এক্সটার্নাল ট্রেড ডেভেলপমেন্ট সেন্টারের পরিচালক তিথমি ডব্লিউ ডিসো এবং ম্যানেজর রঞ্জন চক্রবর্তী এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বাসসইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1976.csv b/Bangla_fin_news_articles/1976.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..167ec950e8c3c440e889e9387ec31cda75e3c334 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1976.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1976,নেতৃত্ব সংকটে বিমা খাত,2020-08-24,রেজাউল হক কৌশিক,নেতৃত্ব সংকটে পড়েছে দেশের বিমা কোম্পানিগুলো। বিশেষ করে জীবন বিমা কোম্পানিগুলোতে এ সমস্যা প্রকট। দেশে কাজ করা ৩২টি জীবন বিমা কোম্পানির মধ্যে এখন অর্ধেক কোম্পানিতেই মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও নেই। অন্যদিকে সাধারণ বিমা কোম্পানিগুলোও নানা সমস্যায় রয়েছে। করোনা পরবর্তীতে বিপাকে পড়বে বলেই আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের। আর বিমা কোম্পানিগুলোর নিয়ন্ত্রক সংস্থা বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ আইডিআরএ এর চেয়ারম্যানের মেয়াদ শেষ হয়েছে। ফলে এ প্রতিষ্ঠানের প্রধানের পদটি শূন্য রয়েছে।জানা গেছে ১৬টি জীবন বিমা কোম্পানিতে এখন সিইও নেই। কোনো কোনো কোম্পানি চলছে ভারপ্রাপ্ত সিইও দিয়ে। নিয়মিত সিইও না থাকা কোম্পানির মধ্যে রয়েছে ন্যাশনাল লাইফ ইনসিওরেন্স সানলাইফ ইনসিওরেন্স পদ্মা ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স সানফ্লাওয়ার লাইফ ইনসিওরেন্স এনআরবি গ্লোবাল লাইফ ইনসিওরেন্স প্রটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স স্বদেশ লাইফ ইনসিওরেন্স ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স আস্থা লাইফ ইনসিওরেন্স সোনালী লাইফ ইনসিওরেন্স আলফা ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স বেস্ট লাইফ ইনসিওরেন্স চার্টার্ড লাইফ ইনসিওরেন্স গোল্ডেন লাইফ ইনসিওরেন্স যমুনা লাইফ ইনসিওরেন্স এবং মার্কেন্টাইল ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স ।বিমা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে বিশ্লেষণে দেখা গেছে মূলত ছয় কারণে এমন সংকট তৈরি হয়েছে। সেগুলো হলো দীর্ঘদিন ধরেই বিমা খাতে আস্থার ঘাটতি আছে। ফলে মেধাবী ও দক্ষরা তুলনামূলকভাবে এ খাতের দিকে আগ্রহী হয় না। এ খাতের সঙ্গে যারা জড়িত তারাও বিমা খাতের চাকরিকে আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেননি। ফলে দীর্ঘদিন ধরেই এ খাতে যোগ্য লোক নিয়োগ হয়নি। দ্বিতীয়ত যারা সিইও হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার পরে চুক্তি নবায়ন করতে পারেন না। তাদের দক্ষতা কম থাকা এবং মালিকপক্ষের মনোপুত কাজ না করার কারণে এমনটা হয়ে থাকে। আবার নতুন করে নিয়োগ পাওয়ার ক্ষেত্রেও কোম্পানির মালিকরা এমন ব্যক্তিকে খোঁজেন যিনি কোম্পানির পরিচালকদের পারপাস সার্ভ করতে পারেন। এছাড়া ইনসিওরেন্স কোম্পানির মালিকদের আঞ্চলিকপ্রীতিও দেখা যায়। যোগ্য লোক হওয়ার পরও একটি বিশেষ অঞ্চলে বাড়ি নয় বলে তাকে সিইও হিসেবে নিয়োগ দেয় না অনেক কোম্পানি। তৃতীয়ত বিমা খাতে যারা চাকরি করেন তাদের প্রশিক্ষণের যথেষ্ট অভাব থেকে যায়। ফলে যেভাবে যোগ্য হওয়ার দরকার সেভাবে তারা গড়ে উঠতে পারেন না। এক্ষেত্রে ঊর্ধ্বতনরা তাদের অধস্তনদের যোগ্য করে গড়ে তুলতে পারেন না। চতুর্থত মালিকপক্ষের অতি মুনাফালোভীর মানসিকতা। এ কারণে কোম্পানির জন্য এমন সিইও খোঁজেন যে যিনি রাতারাতি লোকসানি কোম্পানিকে লাভজনক এবং কম লাভের কোম্পানিকে বেশি লাভের প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে পারেন। পঞ্চমত বিমা কোম্পানির মালিক বা পরিচালকদের বেশির ভাগই রাজনৈতিক নেতা বা তা তার আত্মীয়স্বজন। আবার কেউ বা অন্য ব্যবসায়ী। ফলে অনেক পরিচালকের এ বিষয়ে তেমন কোনো জ্ঞান নেই আবার যাদের জ্ঞান আছে তারা কোম্পানিতে সময় দিতে পারেন না। ষষ্ঠত নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে আইডিআরএ বিমা খাতের শৃঙ্খলা ফেরাতে বা যোগ্য লোক তৈরি করতে যথাযথ ভূমিকা পালন করতে পারছে না। অবশ্য আইডিআরএ বলছে বিমা খাতকে আগের চেয়ে ভালো অবস্থানে নিয়ে এসেছে আইডিআরএ। লোকবল সংকটের কারণে যতটুকু করা দরকার তা করা যাচ্ছে না।আইন অনুযায়ী বীমা কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তার পদ তিন মাসের বেশি খালি রাখা যাবে না। তবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ আইডিআরএ অনুমোদন দিলে সিইও নিয়োগের জন্য আরো তিন মাস সময় পাওয়া যাবে। সবমিলিয়ে ছয় মাসের বেশি সিইও পদ খালি রাখার সুযোগ নেই। কোনো কোম্পানিতে সিইও পদ ছয় মাস শূন্য থাকলে প্রশাসক নিয়োগের বিধান রাখা হয়েছে বিমা আইনে। তবে কোনো কোনো কোম্পানিতে সাত বছরও নিয়মিত সিইও নেই বলে দেখা গেছে। ২০১৩ সালের জুলাই মাসে অনুমোদন পাওয়ার পর থেকেই মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ছাড়া চলছে চার্টার্ড লাইফ ইনসিওরেন্স। এরআরবি গ্লোবাল লাইফে নিয়মিত সিইও নেই ২০১৭ সাল থেকে। চলতি বছরের মার্চ থেকে সিইও নেই ট্রাস্ট ইসলামী লাইফে। চলতি বছরের জুনে ন্যাশনাল লাইফের সিইও জামাল এম এ নাসের মহামারি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। ২০ জুলাইতে মারা যান মার্কেন্টাইল ইসলামী লাইফের সিইও বোরহান উদ্দিন মজুমদার। এরপর থেকেই পদটি শূন্য রয়েছে।পদ্মা ইসলামী লাইফের সিইও নেই ২০১৯ সালের মে মাস থেকে। সানলাইফে চলতি বছরের জুন থেকে সিইও নেই। আলফা ইসলামী লাইফে সিইও নেই ২০১৯ সালের আগস্ট থেকে। গোল্ডেন লাইফের সিইও নেই চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে। স্বদেশ লাইফে সিইও নেই ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে। চলতি বছরের মার্চ থেকে শূন্য রয়েছে সানফ্লাওয়ার লাইফের সিইও পদ। বেস্ট লাইফে সিইও নেই ২০১৯ সালের অক্টোবর থেকে। আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠান আস্থা লাইফ ইন্স্যুরেন্স চলতি বছরের ২৩ জুন থেকে কার্যক্রম শুরু করলেও এখন পর্যন্ত সিইও নেই। যমুনা লাইফে সিইও নেই চলতি বছরের এপ্রিল থেকে। সোনালী লাইফ ও প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফে নিয়মিত সিইও নেই চলতি বছরের জুন থেকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1977.csv b/Bangla_fin_news_articles/1977.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a76cec8859fbf43a1378dfb43794dfcca281bd9e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1977.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1977,সিন্ডিকেটমুক্ত হচ্ছে না চালের বাজার,2020-08-24,মুন্না রায়হান,দেশে চাহিদার তুলনায় চালের পর্যাপ্ত মজুত থাকলেও একটি সিন্ডিকেট বারবার চালের দাম বাড়াচ্ছে। খাদ্যমন্ত্রী এ চক্রের কথা স্বীকার করলেও চালের বাজার সিন্ডিকেটমুক্ত করা যাচ্ছে না। চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে খাদ্য মন্ত্রণালয় সাতটি মনিটরিং টিম গঠন করেছিল সেই টিমও চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি। বাজার নিয়ন্ত্রণে এ টিম কী কাজ করছে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সংশ্লিষ্টরা। কারণ এখন পর্যন্ত কারসাজির সঙ্গে কারা জড়িত তা খুঁজে বের করতে পারেনি মনিটরিং টিম।সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী দুই দিনের ব্যবধানে খুচরাবাজারে মানভেদে প্রতি কেজি চালে চার থেকে পাঁচ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। গতকাল রবিবার বাজারে মোটা চাল ইরিস্বর্ণা ৪৪ থেকে ৪৮ টাকা মাঝারিমানের চাল পাইজামলতা ৪৮ থেকে ৫৪ টাকা ও সরু চাল নাজিরশাইলমিনিকেট ৫৫ থেকে ৬৪ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। এ নিয়ে চলতি বছরে চার দফা বাড়ল চালের দাম।কেন বাড়ছে চালের দামমিলাররা বলছেন ধানের দাম বেশি এ কারণেই চালের দাম বাড়ছে। এছাড়া বন্যা ও সারা দেশে বৃষ্টিপাতের কারণে চাতালে ধান শুকানো যাচ্ছে না। ফলে চালের উত্পাদন কম। তাই দাম বাড়ছে। তবে পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলেছেন বোরো মৌসুমে উত্পাদিত বেশির ভাগ ধান মিলাররা আগেই কিনে নিয়েছেন। প্রান্তিক কৃষকের হাতে এখন ধান নেই।কুষ্টিয়া প্রতিনিধি মোস্তাফিজুর রহমান মঞ্জু জানিয়েছেন দেশের বৃহত্তম মোকাম কুষ্টিয়ার খাজানগরে ঈদের পর সব ধরনের চালের দাম কেজিতে তিন থেকে পাঁচ টাকা বেড়েছে। বর্তমানে খাজানগর মোকামে মিনিকেট ৫০ কেজির বস্তা ২ হাজার ৫৫০ কাজল লতা ৫০ কেজির বস্তা ২ হাজার ৩৪০ প্রজাপতি২৮ চাল ২ হাজার ২৫০ ও বাসমতি চাল ২৫ কেজির বস্তা ১ হাজার ৪৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এই দর ঈদের পর বস্তাপ্রতি ১৫০ থেকে ২০০ টাকা বেশি।সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন কুষ্টিয়ার চালের বাজার নিয়ন্ত্রণকারী কতিপয় শীর্ষ মিলমালিকের সঙ্গে প্রশাসনের অতি সখ্য রয়েছে। ঢিলেঢালা মনিটরিং ব্যবস্থার কারণে অতি মুনাফালোভী মিলমালিকরা কারসাজি করে চালের দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। চালের দাম বৃদ্ধির কারণে গত ১৮ আগস্ট কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে চালকল মালিকদের তলব করা হয়। তখন চালকল মালিকরা জানান কোনো কারসাজি নয় বরং ধানের দাম বৃদ্ধির ফলে যৌক্তিক কারণেই চালের দাম সামান্য বেড়েছে।খাজানগর মোকামের বৃহত্ চালকল দাদা রাইস এগ্রো ফুডএর মালিক অটো মেজর ও হাসকিং মিলমালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন জানান ধানের বাড়তি দামের কারণে চালের দাম বেড়েছে। বর্তমানে ধানের বাজার ঊর্ধ্বগতির ফলে চালের বাড়তি এ দরকে যৌক্তিক বলে তিনি দাবি করেন।রায়গঞ্জ সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা দীপক কুমার কর জানান রায়গঞ্জে বেড়েই চলেছে চালের দাম। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে বস্তাপ্রতি ৫০ কেজি প্রকারভেদে চালের দাম বেড়েছে ৫০ থেকে ১০০ টাকা। চালের দামের ঊর্ধগতির কারণ হিসেবে উপজেলার কোদলা দিগরের মেসার্স সততা চাল কলের স্বত্বাধিকারী গোলাম মোস্তফা বলেন ধানের উচ্চমূল্য ও মেঘলামেদুর বন্যাজনিত আবহাওয়ার কারণে চাল উত্পাদনে ঝামেলা ও খরচ বেশি হচ্ছে। কোথাও কোথাও পরিবহন খরচও বেশি হচ্ছে।দেশে চালের মজুত কতসম্প্রতি প্রকাশিত বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ব্রিএর এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে আগামী নভেম্বর পর্যন্ত চাহিদা মিটিয়ে ৫ দশমিক ৫৫ মিলিয়ন টন চাল উদ্বৃত্ত থাকবে। তাই দেশে খাদ্য ঘাটতির কোনো আশঙ্কা নেই। এ গবেষণায় দেখা গেছে চালের উত্পাদন গত বছরের তুলনায় প্রায় ৩ দশমিক ৫৪ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে। গত বোরো ও আমন মৌসুমের উদ্বৃত্ত উত্পাদন থেকে হিসাব করে জুন পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরে ২০ দশমিক ৩১ মিলিয়ন টন চাল ছিল। আগামী নভেম্বর পর্যন্ত ১৬ দশমিক ৫০ কোটি মানুষের চাহিদা মিটানোর পরেও ৩৬৭৮ দিনের চাল উদ্বৃত্ত থাকবে। এছাড়া নভেম্বরের মধ্যে দেশের ফুড বাস্কেটে নতুনভাবে আউশ ও আমনের উত্পাদন যুক্ত হবে। আর সরকারের গুদামে এখনো ১০ লাখ টন খাদ্যশস্য মজুত আছে। ফলে দেশে আপাতত খাদ্য ঘাটতির কোনো আশঙ্কা নেই। এছাড়া বন্যায় আউশ আমনের ক্ষতির কথা বলা হলেও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক জানিয়েছেন বন্যার এই ক্ষতি সামগ্রিক খাদ্য উত্পাদনে বড় কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না। আর প্রয়োজন হলে চাল আমদানি করা হবে।দাম বাড়াচ্ছে কারামহামারি করোনা ও বন্যার অজুহাতে এ চক্র সিন্ডিকেট করে চালের দাম বাড়াচ্ছে। এই চক্রের একটি বড় অংশ সরকারের গুদামে চাল দেওয়ার চুক্তি করলেও ধানের দাম বেশি এ অজুহাতে চাল সরবরাহ করছে না। চলতি বছর সরকার সাড়ে ১৯ লাখ টন বোরো ধানচাল কেনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে। কিন্তু এখন পর্যন্ত মাত্র ৬ লাখ ৫৯ হাজার ১৮৬ টন ধান ও চাল সংগ্রহ হয়েছে। আগামী ৩১ আগস্ট সংগ্রহ অভিযান শেষ হচ্ছে।খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বারবার এ অশুভ চক্রের কথা বলেছেন। সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে খাদ্যমন্ত্রী বলেন একটা গ্রুপ রয়েছে যারা সুযোগ পেলেই চালের দাম বাড়িয়ে দেয় কৃত্রিম সংকট তৈরি করার চেষ্টা করে। তবে কেউ কারসাজি করে চালের বাজার অস্থিতিশীল করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।ইত্তেফাকএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1978.csv b/Bangla_fin_news_articles/1978.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6b75785aa8ec61a26801bdfebca1de8f34103812 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1978.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1978,চা রপ্তানি বাড়াতে হবে বাণিজ্যমন্ত্রী,2020-08-24,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন চা শিল্পের উন্নয়ন সরকার সব ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে। দেশে চার চাহিদা বাড়ছে বিদেশেও বাংলাদেশে উৎপাদিত চার চাহিদা রয়েছে। অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে চা রপ্তানি বৃদ্ধি করতে হবে।রবিবার ঢাকায় সরকারি বাসভবনে বাংলাদেশের চা শিল্পের উন্নয়ন সংক্রান্ত এক সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব এসব কথা বলেন। বৈঠকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদও উপস্থিত ছিলেন।টিপু মুনশি আরো বলেন এক সময় চা বাংলাদেশের অন্যতম রপ্তানি পণ্য ছিল। যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তান মধ্যপ্রচ্যের রিভিন্ন দেশসহ পৃথিবীর অনেক দেশে বাংলাদেশে উৎপাদিত চার প্রচুর চাহিদা রয়েছে।বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন চার উৎপাদন বৃদ্ধিতে মালিকদের এগিয়ে আসতে হবে। সরকার দেশের চা শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। দেশে চা বাগানের সংখ্যা বৃদ্ধি করার সুযোগ রয়েছে এ সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। চা শিল্পের উন্নয়নে সরকার উন্নয়নের পথনকশা গ্রহণ করেছে এবং তা বাস্তবায়ন চলছে। চায়ের ক্রমবর্ধমান অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণ রপ্তানি বৃদ্ধি বিষয়টি সামনে রেখে আগামী ২০২৫ সালে দেশে ১৪০ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।তিনি বলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম বাংগালী চা বোর্ডের চেয়ারম্যান ছিলেন। দেশের চা শিল্পের উন্নয়নে বঙ্গবন্ধু ব্যাপক কার্যক্রম হাতে নিয়েছিলেন। চা শিল্পের উন্নয়নে বাংলাদেশ চা বোর্ড এবং চা বাগানের মালিকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।সভায় বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন বাংলাদেশ টি বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. জহিরুল ইসলাম বাংলাদেশ টি এ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট এম শাহ আলম সদস্য আরদাশির কবীর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিবরপ্তানি জিনাত আরা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1979.csv b/Bangla_fin_news_articles/1979.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..15dc63d41e929f1ec49feea536510ea4cb70a910 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1979.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1979,অদক্ষতায় এগুতে পারছে না প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক,2020-08-23,রেজাউল হক কৌশিক,প্রবাসীদের ঋণ দেওয়ার জন্য ২০১১ সালের এপ্রিল থেকে কার্যক্রমে আসে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক। ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ তহবিলের মালিকানাধীন বিশেষায়িত ব্যাংক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১৮ সালে তপশিলভুক্ত করে। বাণিজ্যিক কার্যক্রমের লাইসেন্স পাওয়ার পরও এখনো পর্যন্ত কার্যক্রমে আসতে পারেনি। ফলে সরকার নির্ভরভাবেই চলছে এ ব্যাংক। সংশ্লিষ্টরা বলছেন জনবল সংকটে এ ব্যাংক সামনে এগুতে পারছে না। আর যারা এ ব্যাংকে রয়েছে তাদের অযোগ্যতার কারণেই এমনটা হচ্ছে।বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু না করতে পারা বিষয়ে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহ্তাব জাবিন বলেন আগে যেসব জায়গায় ব্যাংকের শাখা ছিল সেগুলোর অনেক জায়গায় ভল্ট নির্মাণ করার মতো অবস্থায় ছিল না। এজন্য শাখাগুলো স্থানান্তরের চেষ্টা করা হচ্ছে। এছাড়া এখন মাত্র ৬৩টি শাখা রয়েছে। শাখার সংখ্যা বাড়ানোরও চেষ্টা চলছে।জনবল ঘাটতির বিষয়ে তিনি বলেন এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়কে চাহিদা দেওয়া হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় লোকবল দেওয়ার বিষয়েও সম্মত হয়েছে। তবে আমাদের চাহিদা অনুযায়ী সব একবারে না দিয়ে ধাপে ধাপে দেবে।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে ২০১৮ সালের পহেলা আগস্ট বিশেষায়িত বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে লাইসেন্স দিয়েছে। তপশিলভুক্ত ব্যাংক হিসেবে আমানত সংগ্রহ রেমিট্যান্স আহরণ বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন কার্যক্রম পরিচালনা করার সুযোগ পায় ব্যাংক। একই সঙ্গে সাধারণ ব্যাংকিংও করতে পারে। যখন তপশিলভুক্ত হয় তখন ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহ্তাব জাবিন গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন তপশিলভুক্ত হওয়ার ফলে এখন বড় পরিসরে কাজ করার সুযোগ তৈরি হলো। কিন্তু এখন পর্যন্ত আগের অবস্থাতেই রয়েছে ব্যাংকটি।আরও পড়ুন ...করোনাকালে দেশে বেড়েছে পারিবারিক বিরোধপ্রবাসীদের কল্যাণে কাজ করলেও এখন পর্যন্ত রেমিট্যান্স আহরণের কোনো কার্যক্রমে যেতে পারেনি ব্যাংকটি। এজন্য যেসব পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয় তার উল্লেখযোগ্য কোনো কাজই এখন পর্যন্ত হয়নি বলে জানা গেছে। এজন্য প্রথম দিকের কাজের মধ্যে একটি হলো বিদেশের ব্যাংকে নস্ট্রো অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। সেটিও খুলতে পারেনি এ ব্যাংক। যদিও ব্যাংকটির অভিলক্ষ্যে বলা হয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যয় সাশ্রয়ী পন্থায় নিরাপদে ও দ্রুততার সঙ্গে বিদেশ থেকে রেমিট্যান্স প্রেরণে সহায়তা প্রদান এবং বিদেশগামী ও প্রবাসফেরত কর্মীদের সহজ শর্তে স্বল্প সময়ে অভিবাসন ঋণ ও পুনর্বাসন ঋণ প্রদান। ব্যাংকের কৌশলগত উদ্দেশ্যেও একই ধরনের কথা বলা হয়েছে। এখন পর্যন্ত অভিবাসন ঋণ ও পুনর্বাসন ঋণের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে ব্যাংকটি। অবশ্য সঞ্চয় প্রকল্প মাসিক সঞ্চয় প্রকল্প ও দ্বিগুণ আমানত প্রকল্প শুরু করেছে এ ব্যাংক। অন্যদিকে প্রবাসে থাকাকালে সেখান থেকে এ ব্যাংকের কোনো সহযোগিতা পাওয়ারও সুযোগ নেই কোনো প্রবাসীর।এ ব্যাংক প্রতিষ্ঠার পর ২০১০ সালের ৩০ ডিসেম্বর ১২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়। ঐ সময় যাদের নিয়োগ দেওয়া হয় তাদের অনেকেরই শিক্ষা জীবনে তৃতীয় শ্রেণি রয়েছে। যদিও ঐ নিয়োগের প্রজ্ঞাপনে শিক্ষা জীবনে কোনোটিতে তৃতীয় শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয় বলেও উল্লেখ থাকলেও তা মানা হয়নি। এমনকি ঐ সময়ে নিয়োগপ্রাপ্তদের সনদপত্রও পরে যাচাই করে দেখা হয়নি। যা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে এমনটা ঘটেনি বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। ঐ নিয়োগপ্রাপ্তদের বেশির ভাগই এখন ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন। উপযুক্ত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ না থাকায় তাদের যোগ্যতা ও দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।জানা গেছে প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এখন প্রায় অর্ধলক্ষ বিদেশগামী কর্মীকে অভিবাসন ঋণ দিয়েছে ব্যাংকটি। সব কাগজপত্র ঠিক থাকলে মাত্র তিন দিনে অভিবাসন ঋণ পাওয়া যায়। আর বিদেশফেরত উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কর্মী কর্মসংস্থানের জন্য পুনর্বাসন ঋণ পেয়েছেন। এ ব্যাংকের শাখা সংখ্যা ৬৩টি। করোনা ভাইরাসের কারণে অনেক প্রবাসী দেশে ফিরে এসেছেন। তাদের জন্য ১১টি খাতে মাত্র ৪ শতাংশ সুদে গত ১৫ জুলাই থেকে ঋণ দেওয়া শুরু করেছে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক। গত পহেলা মার্চের পরে যারা দেশে এসেছেন সেসব প্রবাসী এ সুবিধা পাবেন। এজন্য এরই মধ্যে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড ২০০ কোটি টাকা বিনা সুদে দিয়েছে এ ব্যাংককে। পরবর্তী সময় আরো ৫০০ কোটি টাকা দেওয়ার কথা আছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1980.csv b/Bangla_fin_news_articles/1980.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7c717bbfb15f44625c5b818b9f58965c1a995eb4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1980.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1980,ওয়ালটনের আইপিও ঘিরে বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক সাড়া,2020-08-23,নিজস্ব প্রতিবেদক,শুধু আইপিও আবেদনের জন্য নতুন বিও অ্যাকাউন্ট খুলেছেন অনেকেই। পুরোনো নিষ্ক্রিয় অ্যাকাউন্টে টাকা জমা দিয়ে সচল করেছেন কেউ কেউ। নতুন করে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ফেলেছে ব্যাপক সাড়া। আর এসব হয়েছে ওয়ালটনের আইপিও আবেদনকে ঘিরে।জানা গেছে পুঁজিবাজারে দীর্ঘদিন পর ওয়ালটনের মতো ভালো কোম্পানির আইপিও আসায় বিনিয়োগকারীরা বেশ উৎফুল্ল ও আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। পুঁজিবাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়া ক্ষুদ্র ও সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আস্থা ফিরে পেয়েছেন। গত ৯ আগস্ট থেকে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের আইপিও আবেদন গ্রহণের সময় বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউজগুলোতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এমন চিত্র দেখা গেছে।ওই সময় রাজধানীতে ইবিএল সিকিউরিটিজ প্রাইম ব্যাংক সিকিউরিটিজ জয়তুন সিকিউরিটিজ শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ ও বানকো সিকিউরিটিজসহ বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউজ ঘুরে দেখা গেছে ওয়ালটন আইপিওতে আবেদনের জন্য করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও ব্রোকারেজ হাউজগুলোতে ভিড় করেছেন বিনিয়োগকারীরা। আবেদনের শেষ দিনেও বৃষ্টি উপেক্ষা করে সকাল থেকেই ব্রোকারেজ হাউজগুলোতে বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।স্টেক হোল্ডারদের মতে দেশের শীর্ষ ইলেকট্রনিক্স কোম্পানির পাশাপাশি ওয়ালটনের শেয়ার প্রতি মুনাফা ইপিএস ও নিট সম্পদ মূল্য এনএভি ভালো অবস্থানে থাকায় কোম্পানিটির আইপিও আবেদনে আগ্রহী বিনিয়োগকারীরা। ব্রোকারেজ হাউজগুলোর কর্তৃপক্ষ জানায় দীর্ঘদিন বাজার খারাপ থাকায় ও ভালো কোন কোম্পানির আইপিও না আসায় অনেক বিনিয়োগকারীর বিও অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় ছিল। তবে তারা ওয়ালটনের আইপিও উপলক্ষে সেই সকল নিষ্ক্রিয় বিও অ্যাকাউন্ট সচল করে আইপিওতে আবেদন করছেন। ওয়ালটন আইপিওকে ঘিরে নতুন অনেক বিনিয়োগকারী বিও অ্যাকাউন্ট করেছেন।জয়তুন সিকিউরিটিজের বিনিয়োগকারী আতাউর রহমান বলেন আমি সেকেন্ডারি মার্কেটের পাশাপাশি আইপিওতে বিনিয়োগ করে থাকি। দীর্ঘ দিন ধরেই পুঁজিবাজারে ভালো মানের কোম্পানির আইপিও না আসায় বিনিয়োগে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি। তবে ওয়ালটনের মতো ভালো কোম্পানির আইপিও আসায় বিনিয়োগে আগ্রহ ফিরে পেয়েছি।ইবিএল সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সায়েদুর রহমান বলেন ওয়ালটনকে নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরেই বিনিয়োগকারীদের বেশ আগ্রহ রয়েছে। ফলে কোম্পানিটির আইপিওতে বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক সাড়া লক্ষ্য করা গেছে।গত ২ থেকে ৫ মার্চ দেশে সর্বপ্রথম ডাচ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত ওয়ালটনের নিলাম বিডিং প্রক্রিয়ায় প্রাতিষ্ঠানিক যোগ্য বিনিয়োগকারী কর্তৃক প্রস্তাবিত শেয়ার প্রতি দরের ভিত্তিতে কাটঅফ প্রাইস নির্ধারণ করা হয় ৩১৫ টাকা। নিয়ম অনুযায়ী বিডিং এ অংশ নেয়া প্রাতিষ্ঠানিক যোগ্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কাটঅফ প্রাইসের সমান বা তার চেয়ে বেশি শেয়ার দর প্রস্তাবকারীরাই আইপিওতে আবেদন করতে পারবেন।ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে জানা গেছে ওয়ালটনের আইপিও আবেদনে প্রাতিষ্ঠানিক যোগ্য বিনিয়োগকারী নির্বাচিত হয়েছেন ২৩৩ জন। এর মধ্যে ১৬৭ জন কাট অব প্রাইস ৩১৫ টাকায় আইপিওতে আবেদন করেছেন। বাকি ৬৬ জন ৩১৫ টাকার চেয়ে বেশি দর প্রস্তাব করে যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন।আইন অনুসারে কাটঅফ প্রাইসের ১০ শতাংশ কমে ডিসকাউন্ট আইপিওতে শেয়ার ইস্যুর বিধান থাকলেও সাধারণ ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর স্বার্থ এবং পুঁজিবাজারের উন্নয়নের কথা বিবেচনা করে আইপিওতে ২০ শতাংশ কমে প্রতিটি শেয়ার ২৫২ টাকায় ইস্যু করবে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।তথ্য মতে ওয়ালটন আইপিওতে আইপিওতে প্রতি লটে রয়েছে ২০টি করে শেয়ার। প্রতি শেয়ারের দাম ২৫২ টাকা। সে হিসেবে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা একটি বিও অ্যাকাউন্টের বিপরীতে ৫ হাজার ৪০ টাকায় সর্বোচ্চ এক লটের জন্য আইপিওতে আবেদন করতে পেরেছেন।আরও পড়ুন ...ডাক বিভাগের মহাপরিচালককে বরখাস্তে লিগ্যাল নোটিশচলতি বছরের ২৩ জুন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি ৭২৯তম কমিশন সভায় ওয়ালটন হাইটেককে আইপিওর মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহের অনুমোদন দেওয়া হয়।বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। এর মধ্যে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৬০ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ হাজার ৮০৫ টাকা এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৩৯ কোটি ৩ লাখ ৪২ হাজার ১৯৫ টাকা সংগ্রহ করবে। সংগৃহীত টাকা থেকে ৬২ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যবসা সপ্রসারণ ৩৩ কোটি টাকা ঋণ পরিশোধ ও ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা আইপিও পরিচালনাবাবদ ব্যয় করবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। ওয়ালটন হাইটেকের ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে রয়েছে এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1981.csv b/Bangla_fin_news_articles/1981.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4838417246df5a672e5d81523586e483e796a7c0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1981.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1981,বোদায় পাটের সুদিন কৃষকের মুখে হাসি,2020-08-22,বোদা পঞ্চগড় সংবাদদাতা,পঞ্চগড়ের বোদায় এবার পাট চাষীদের মুখে হাসি ফুটেছে। বিগত কয়েক বছরের মধ্যে এবার উপজেলায় পাটের দাম সর্বোচ্চ। বোদাসহ পঞ্চগড় জেলার স্থানীয় হাট বাজারগুলোতে প্রতি মণ পাট দুই হাজার থেকে দুই হাজার তিনশ টাকা দরে পাট বিক্রি হচ্ছে। চলতি বছরে বন্যায় উপজেলায় পাটের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা পূরন না হলেও উৎপাদিত পাটেন দাম পেয়ে পাট চাষীরা খুশি।শনিবার বোদা নগরকুমারী হাটে পাট বিক্রি করতে আসা পাট চাষী জয়নুল জানান অন্য বছরের তুলনায় এবার পাট চাষ করে লাভবান হয়েছি। আগের বছরগুলোর এক হাজার থেকে এক হাজার দুইশত টাকার ওপর বাজারে পাট বিক্রি করতে পারতেন না। তবে এবার দাম ভালো।উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায় চলতি মৌসুমে পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১২০০ হেক্টর।আরও পড়ুন ...রংপুরঅঞ্চলেবন্যায়কৃষিতেক্ষতি১৭৩কোটিটাকাপ্রণোদনারউদ্যোগসরকারেররংপুর অঞ্চলে বন্যায় কৃষিতে ক্ষতি ১৭৩ কোটি টাকা প্রণোদনার উদ্যোগ সরকারেরউপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আল মামুন অর রশিদ জানান উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের সব জায়গায় কমবেশি পাট চাষ করা হয়েছে। তবে চলতি মৌসুমের এবার বৃষ্টিপাত বেশি হওয়ায় পাটের বাম্পার ফলন একটু ব্যাহত হয়েছে। পাটের দাম বৃদ্ধির ব্যাপারে এ কর্মকর্তা বলেন বিগত দুই তিন বছর কাঁচাপাটের রপ্তানি বন্ধ ছিল। বর্তমানে কাঁচাপাটের রপ্তানির প্রতিবন্ধকতা না থাকায় কৃষকরা তাদের উৎপাদিত ফসলের ভালো দাম পাচ্ছেন। ফলে কৃষক পাট চাষে আগ্রহী হবেন। আশা করি আবারও ফিরে আসবে পাটের সেই সুদিন।ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1982.csv b/Bangla_fin_news_articles/1982.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c4cca66a617f49000f2245f1e6c45361ec9cbd5f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1982.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1982,আবারও কমলো স্বর্ণের দাম,2020-08-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ববাজারে দরপতন হওয়ায় দেশের বাজারে আবারও কমেছে স্বর্ণের দাম। ভরিতে প্রায় দেড় হাজার টাকা কমিয়ে মূল্যবান এ ধাতুটির নতুন দর নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। গতকাল শুক্রবার স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাজুস এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দুপুর ২টা থেকে স্বর্ণের এ নতুন দর কার্যকর হয়েছে। বাজুস সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।স্বর্ণের দাম কমানোর বিষয়ে বাজুসের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালার বলেন গত কয়েক দিনে বিশ্ববাজারে প্রায় ২৫ ডলারের প্রায় ২১০০ টাকা মতো দাম কমেছে।আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখার জন্য সব সময় স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়। এমন অবস্থায় বিশ্ববাজারে দাম কমার কারণে দেশের বাজারেও স্বর্ণের দাম কমানো হয়েছে। নতুন নির্ধারিত দাম অনুযায়ী শুক্রবার থেকে ভালোমানের অর্থাত্ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৪৫৮ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৭২ হাজার ২৫৮ টাকা। ২১ ক্যারেটের স্বর্ণ ৬৯ হাজার ১০৯ টাকা ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণ ৬০ হাজার ৩৬১ টাকায় ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৫০ হাজার ৩৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপার দাম আগের নির্ধারিত ৯৩৩ টাকাই বহাল রয়েছে।এর আগে মহামারি করোনার প্রাদুর্ভাবের মধ্যে দেশের বাজারে চারবার দাম বেড়ে ইতিহাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ে ওঠে স্বর্ণের দাম।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1983.csv b/Bangla_fin_news_articles/1983.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..58193e2a8195bc1f434e02efea516469b5f62181 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1983.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1983,করোনার কারণে বিশ্বে নতুন করে দারিদ্র্য সীমায় আসবে ১০ কোটি মানুষ বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট,2020-08-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা পরিস্থিতির কারণে বিশ্বে নতুন করে ১০ কোটি মানুষ দারিদ্র্য সীমার নিচে চলে আসতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড ম্যালপাস। বিশ্বের দরিদ্র্য দেশগুলোর জন্য আরে সহায়তা দেওয়ার জন্য উন্নত দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।সম্প্রতি গার্ডিয়ানকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে তিনি বলেন কোভিড১৯ এর কারণে দরিদ্র্যদেশগুলো খারাপভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উল্লেখ্য এর আগে বিশ্বব্যাংক এক প্রতিবেদনে বলেছিল করোনার কারণে বিশ্বের ৬ কোটি মানুষ অতিদরিদ্র্য হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। এবারের সাক্ষাতকারে ম্যালপাস বলেন সারাবিশ্বের অতিমারি অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকলে বা করোনা চলমান থাকলে এই সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। বর্তমান পরিস্থিতিতে ঋণদাতা দেশগুলো দরিদ্র্য দেশগুলোর ঋণ কর্মসূচি স্থগিত করেছে যা ঝুঁকি তৈরি করছে। এটি ২০০৮ সালের আর্থিক সংকট এবং লাতিন আমেরিকার জন্য আশির দশকের ঋণ সংকটের চেয়েও খারাপ পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে।তিনি বলেন গত বিশ বছরে বিশ্বে অতিদারিদ্রের সংখ্যা যেভাবে কমে এসেছে সেই অর্জন করোনাকালে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। এই মানুষগুলো আবার অতিদারিদ্রের কাতারে চলে আসছে। বৈষম্য প্রকট হয়ে উঠেছে। অর্থনৈতিক মন্দা উন্নত বিশ্বের চেয়ে দারিদ্র্য দেশগুলোকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করছে। উন্নত দেশগুলো অর্থনীতি পুনরূদ্ধারে যে উদ্দীপনা দিচ্ছে সেটি তাদের দেশকে ঘিরেই। ফলে বৈষম্য বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা করছেন তিনি।আরো পড়ুন ... ...ধোনির পর রায়নাকে চিঠি মোদীর ধন্যবাদ জানালেন রায়নাতিনি বলেন দেশগুলোর মোট দেশজ উৎপাদনে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক হয়ে যাচ্ছে। এ কারণে সমস্যা আরে তীব্রতর হচ্ছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে খাদ্য সংকটের আশঙ্কা নেই তবে সংকট দীর্ঘায়িত হলে এই আশঙ্কাও থেকে যায়। দরিদ্র্য দেশের শিশুদের স্কুল হতে ঝড়ে পরার হার বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এবারের মন্দা কিছু দেশের জন্য হতাশা ডেকে এনেছে। এরপরেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন সবাই মিলে কাজ করলে এই অবস্থা থেকে উত্তরণের পথ খুঁজে পাওয়া যাবে। তিনি জানান বিশ্বব্যাংকের সদস্য দেশগুলোকে সহায়তার জন্য ঋণ ও অনুদান মিলিয়ে ১৬০ বিলিয়ন ডলারে তহবিল তারা বিতরণ করার লক্ষ্য নিয়েছে। সে লক্ষ্যে অর্থ সংগ্রহ করেছে বিশ্বব্যাংক। তবে উন্নয়নশীল দেশের অবকাঠামো উন্নয়ন স্বাস্থ্যশিক্ষাসহ বিভিন্ন উন্নয়ন খাতে তাদের অর্থায়নের আকার ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়ে যাবে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1984.csv b/Bangla_fin_news_articles/1984.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..be3a98b36d02d5bf11508b068f96ffe1aea801b0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1984.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1984,নিবন্ধিত কোম্পানির ৮০ ভাগই করের আওতার বাইরে,2020-08-21,রিয়াদ হোসেন,দেশে নিবন্ধিত কোম্পানির সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ৭৬ হাজার। কোম্পানি হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য এসব কোম্পানিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন যৌথমূলধনী কোম্পানি ও ফার্মসমূহের আরজেএসসি কার্যালয় থেকে নিবন্ধন নিতে হয়েছে। বিদ্যমান আয়কর আইন অনুযায়ী নিবন্ধনধারী সব কোম্পানির টিআইএন করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর থাকতে হবে। শুধু তাই নয় বছর শেষে কোম্পানিগুলোকে আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন জমা দিতে হবে। কিন্তু এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে ১ লাখ ৭৬ হাজার নিবন্ধিত কোম্পানির মধ্যে টিআইএন রয়েছে মাত্র ৭৬ হাজার কোম্পানির। এর মধ্যে আয়কর রিটার্ন দাখিল করে ৩৫ হাজারের মতো কোম্পানি। অর্থাৎ আইনগত বাধ্যবাধকতা থাকা সত্ত্বেও প্রায় ৮০ শতাংশ কোম্পানি করের আওতার বাইরে।এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে যে কোনো কোম্পানি চালু হওয়ার পর বছর বছর আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হয়। ঐ রিটার্নের সঙ্গে নিরীক্ষিত হিসাবের প্রতিবেদনও জমা দিতে হয়। যে সব কোম্পানি রিটার্ন জমা দিচ্ছে তারাও ভুয়া অডিট রিপোর্ট জমা দিচ্ছে। সবমিলিয়ে এসব কোম্পানির কাছ থেকে সরকার বিপুল রাজস্ব হারাচ্ছে। অন্যদিকে এসব কোম্পানি উদ্দেশ্যমূলকভাবে নিজেদের হিসাবে প্রচুর লেনদেন দেখিয়ে দেখিয়ে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে থাকে। এসব কারণে রাজস্বে নেতিবাচক প্রভাবের পাশাপাশি ঋণখেলাপিও বাড়ছে। সার্বিকভাবে আর্থিক খাতে এক ধরনের বিশৃঙ্খলা চলছে।সূত্র জানিয়েছে এ ধরনের টিআইএনবিহীন কোম্পানির খোঁজে টাস্কফোর্স গঠন করেছে এনবিআর। ভুয়া অডিট রিপোর্ট ধরতেও এই টাস্কফোর্স কাজ করবে। যে সব কোম্পানি আরজেএসসিতে নিবন্ধিত কিন্তু টিআইএন নেই কিংবা রিটার্ন দিচ্ছে না প্রাথমিকভাবে টাস্কফোর্সের টার্গেটে থাকবে ঐসব কোম্পানি। একই প্রক্রিয়ায় ভুয়া অডিট রিপোর্ট ধরতে দেশের হিসাববিদদের সংগঠন আইবিএসির তথ্যও কাজে লাগানো হবে। এ লক্ষ্যে আরজেএসসি ও আইসিএবির সহযোগিতা নেবে এই টাস্কফোর্স।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমের নির্দেশে এই টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। সাত সদস্যবিশিষ্ট টাস্কফোর্সের নেতৃত্ব দেবেন এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের সিআইসি পরিচালক মো. শব্বির আহমদ।সিআইসির মহাপরিচালক মো. আলমগীর হোসেন স্বাক্ষরিত টাস্কফোর্স গঠন সংক্রান্ত ঐ চিঠিতে বলা হয় দেশে নিবন্ধিত যে সব কোম্পানি টিআইএন গ্রহণ বা আয়কর রিটার্ন দাখিল করছে না তা চিহ্নিত করে তাদের আয়করের আওতায় আনার লক্ষ্যে এটি গঠন করা হয়েছে। এছাড়া জাল অডিট রিপোর্ট দাখিল রোধ ও তা নিয়মিত তদারক করা হবে।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে যেসব অডিট রিপোর্ট দেওয়া হয় তা আইসিএবির নিবন্ধিত ফার্ম হতে হবে। কিন্তু এনবিআর আইসিএবিতে খোঁজ নিয়ে জেনেছে তাদের নিবন্ধিত ফার্মগুলো ১৫ থেকে ১৬ হাজার রিপোর্ট দিয়েছে। অর্থাত্ বাদবাকি রিপোর্টগুলো ভুয়া। এতে একদিকে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে অন্যদিকে এ ধরনের কোম্পানিগুলো ভুয়া টিআইএন ও ভুয়া অডিট রিপোর্টের ভিত্তিতে ব্যাংক থেকে ঋণ নিচ্ছে।এনবিআর সূত্র জানিয়েছে যে কোনো কোম্পানি খোলার ক্ষেত্রে কেবল পরিচালকদের ব্যক্তিগত টিআইএন দিতে হয়। কোম্পানি অনুমোদনের পর টিআইএন নিতে হয়। মূলত অনুমোদনের পর আর টিআইএন নিচ্ছে না কিংবা রিটার্ন জমা দিচ্ছে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1985.csv b/Bangla_fin_news_articles/1985.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..700bd5b950250c50b74052fb6f7ed32fbc733928 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1985.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1985,রাশিয়া থেকে দেশের পথে পরমাণু যন্ত্রপাতি,2020-08-21,মাহবুব রনি,রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রয়োজনীয় পরমাণু যন্ত্রপাতি রাশিয়া থেকে দেশে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। দুই ইউনিটের কেন্দ্রটির প্রথম ইউনিটের প্রধান ও বড় যন্ত্রগুলো আগামী অক্টোবর কিংবা নভেম্বর থেকে দেশে আসা শুরু করবে।ইতিমধ্যে রাশিয়ার বিভিন্ন যন্ত্র উত্পাদনকারী কারখানায় চারটি স্টিম জেনারেটরের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। এর মধ্যে একটি স্টিম জেনারেটর ও ভিভিইআর১২০০ চুল্লিপাত্র রিঅ্যাক্টর প্রেশার ভেসেল নিয়ে একটি জাহাজ গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছে।বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন ও নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানি এবং প্রকল্প বাস্তবায়ন ও নির্মাণে নিয়োজিত রাশিয়ার পরমাণু শক্তি সংস্থা রোসাটম সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।আর্থিক বিবেচনায় দেশের সবচেয়ে বড় প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প। ২০১৩ সালে শুরু হওয়া এই প্রকল্পের দুটি ইউনিট থেকে মোট ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উত্পাদিত হবে। এ প্রকল্পে ব্যয় হচ্ছে প্রায় সোয়া ১ লাখ কোটি টাকা। ২০২৩ সালে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার প্রথম ইউনিটে বিদ্যুত্ উত্পাদন চালু হবে। একই সক্ষমতার দ্বিতীয় ইউনিটে উত্পাদন শুরু হবে ২০২৪ সালে। কেন্দ্রটির সব পরমাণু যন্ত্রপাতি রাশিয়া তৈরি ও সরবরাহ করবে। ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্পটির মোট ব্যয়ের সিংহভাগ ৯১ হাজার ৪০ কোটি টাকা ঋণও দেবে দেশটি।প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান দেশে ইতিমধ্যে প্রকল্পটির অবকাঠামোগত উন্নয়নকাজ অনেকটাই এগিয়েছে। এখন পরমাণু যন্ত্রপাতিসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম বসানোর কাজ এগিয়ে নেওয়া হবে। এ যন্ত্রগুলো রাশিয়া সরবরাহ করবে। দেশটির বিভিন্ন কারখানায় ৩০টি দীর্ঘমেয়াদি যন্ত্র তৈরি হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে যন্ত্রপাতির গুণাগুণ ও কার্যকারিতা পরীক্ষা এবং পরিচালনগত বিষয় বোঝার জন্য বাংলাদেশের একটি প্রতিনিধিদল বর্তমানে রাশিয়ায় অবস্থান করছে।আট সদস্যের ঐ প্রতিনিধি দলে রয়েছেন নিউক্লিয়ার পাওয়ার এনার্জি ডিভিশনের পরিচালক ও প্রধান প্রকৌশলী মাহমুদ হোসাইন মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. সৈয়দ মাসুদ রানা ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশরাফুল হক ও মো. আহসানুল হাবীব প্রকৌশলী মোহাম্মাদ শাহরিয়ার আশরাফ ও প্রকৌশলী মো. শামসুল আলম বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোহাম্মাদ সাজ্জাদ দেওয়ান এবং উপসহকারী প্রকৌশলী মো. ইউনুস আলী। তারা রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গ মস্কো ভলগাদনাস্ক ও পেট্রোজাবদ এলাকার বিভিন্ন উত্পাদন কোম্পানিতে যন্ত্রপাতি নির্মাণকাজের দেখভাল করছেন।রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক ড. মোহাম্মাদ শৌকত আকবর জানান কেন্দ্রটির প্রথম ইউনিটের জন্য প্রস্তুতকৃত রিঅ্যাক্টর প্রেশার ভেসেল এবং একটি স্টিম জেনারেটরের হাইড্রোলিক টেস্ট সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এটি প্রকল্পটি বাস্তবায়নের গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ। প্রথম ইউনিটের চারটি স্টিম জেনারেটরের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে দ্বিতীয় ইউনিটটির স্টিম জেনারেটর তৈরির কাজ। আগামী অক্টোবরের মধ্যে এসব যন্ত্র দেশে আসা শুরু করবে।যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারী রাশিয়ার কোম্পানি জেএসসি অটোমেনারগোম্যাশের মহাপরিচালক আন্দ্রেই নিকিপেলোভ বলেন করোনা ভাইরাসের কারণে বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার মধ্যে আমরা রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটের সরঞ্জাম পাঠাতে পেরেছি। এগুলো ১৪ হাজার কিলোমিটার সমুদ্রপথ পাড়ি দিয়ে এ বছরের শেষ দিকে বাংলাদেশের বিদ্যুৎকেন্দ্র পৌঁছাবে। তিনি জানান পাঠানো চুল্লিপাত্রটির ওজন ৩৩৩ দশমিক ৬ টন। স্টিম জেনারেটরের ওজন ৩৪০ টন। রাশিয়ার বিভিন্ন জেটি ও পথ পার হয়ে এগুলো কৃষ্ণসাগর ও সুয়েজখাল হয়ে বাংলাদেশে আসবে।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1986.csv b/Bangla_fin_news_articles/1986.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a887f9074ad5423ef8f11eed74ad54bfb0a42412 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1986.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1986,মিথ্যা তথ্য দিয়ে পণ্য আমদানি কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি তদন্তে এনবিআর,2020-08-20,বেনপোল যশোর সংবাদদাতা,বেনাপোল কাস্টম হাউজে মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে পণ্য আমদানির সঙ্গে জড়িত ১০ ক্লিয়ারিং এজেন্টের বিরুদ্ধে তদন্তে মাঠে নেমেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের একটি প্রতিনিধি দল। গত ১২ ও ১৩ আগস্ট প্রাথমিক তদন্ত করে দলটি। এতে নেতৃত্ব দেন মোংলা কাস্টমসের কমিশনার হোসেন আহমদ। এ সময় অভিযুক্ত ক্লিয়ারিং এজেন্ট ব্যবসায়ীরা তাদের বিরুদ্ধে আনা শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ মিথ্যা দাবি করেন।চলতি বছরের জানুয়ারির মাসে এ কাস্টম হাউসে মোটরসাইকেল আমদানি করে ৫০ কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার ঘটনা ধরা পড়লে তদন্ত করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায় ঢাকার আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান টিভিএস অটো বাংলাদেশ লিমিটেড মোটরসাইকেলের খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানির ঘোষণা দিয়ে বেনাপোল বন্দর দিয়ে কয়েকশ পূর্ণাঙ্গ মোটরসাইকেল আমদানি করে। যন্ত্রাংশ ঘোষণা দিয়ে এইচএস কোড ৮৭১৪.১০.৯০এর বিপরীতে ৫৮ দশমিক ৬০ শতাংশ শুল্ক কর পরিশোধ করে। সিপিসি ৬৮০এর সুবিধা নিয়ে রেয়াতি হারে বিপুলসংখ্যক পণ্য খালাস করে। এভাবে কমপক্ষে ৫০ কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দেয় প্রতিষ্ঠানটি।টিভিএস অটো বাংলাদেশ লিমিটেড ও বেনাপোল কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্ট মেসার্স শামসুর রহমান এবং সুজন এন্টারপ্রাইজ জালিয়াতির মাধ্যমে বড় ধরনের শুল্ক ফাঁকি দেয়। পণ্য চালানে এলসি ইনভয়েজ ও প্যাকিং লিস্ট জালিয়াতি করে শুল্ক ফাঁকি ও মানি লন্ডারিং করা হয়েছিল বলে অভিযোগ পায় এনবিআর।বেনাপোল কাস্টম সূত্র জানায় শামছুর রহমানসহ বেনাপোলের ১০ জন ক্লিয়ারিং এজেন্ট ব্যবসায়ীর শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ যায় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে। সেখান থেকে বিষয়টি খোঁজ নিতে এনবিআরকে চিঠি দেওয়া হয়। পরে এনবিআর তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেন।শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ রয়েছে এমন বাকি নয়টি প্রতিষ্ঠান হলো শামছুর রহমানের ছোট ভাই জয়েন্ট এন্টারপ্রাইজের মালিক হাবিবুর রহমান তাদের ভাগ্নে মেসার্স অর্ণব এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. এমদাদুর রহমান বাবু সোহান ট্রেডের মালিক আহসান হাবীব সেলিম লিটন এন্টারপ্রাইজের মালিক নুরুজ্জামান লিটন বিশ্বাস এন্টারপ্রাইজের আব্দুল মোত্তালিব মিলিনিয়ামের মালিক দিলাল উদ্দিন লিটন আনুষা ইমপেস্ক এর মো. নুরুল আলম স্বপন রাতুল ইন্টারন্যাশনালের মো. আব্দুল লতিফ এবং জামান ট্রেডার্সের খায়রুজ্জামান মধু।আরও পড়ুন ...টাঙ্গাইলেবিদেশিসংস্থারনামেঘরনির্মাণহাতিয়েনেওয়াহচ্ছেকোটিকোটিটাকাটাঙ্গাইলে বিদেশি সংস্থার নামে ঘর নির্মাণ হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে কোটি কোটি টাকাএ অভিযোগের বিষয়ে মেসার্স শামছুর রহমানের স্বত্বাধিকারী শামছুর রহমান জানান আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে। আমি তদন্ত কমিটির কাছে লিখিত ব্যাখ্যা দিয়েছি। আমার মতো সবাই লিখিত ব্যাখ্যা জমা দিয়েছে।মেসার্স অর্ণব এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. এমদাদুর রহমান বাবুও একই ধরনের কথা জানান। তিনি বলেন আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। অযথা হয়রানির উদ্দেশ্যে মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে।বেনাপোল কাস্টমসের কমিশনার আজিজুর রহমান জানান তদন্ত কমিটি দুদিন ধরে কাজ করে ফিরে গেছে। পরে তারা এনবিআরে তদন্ত রিপোর্ট জমা দেবে। অভিযোগগুলো প্রমাণ হলে সেখানে তারা সুপারিশ করবে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া যায়।এ ব্যাপারে তদন্ত কমিটির প্রধান ও মোংলা কাস্টমস কমিশনার হোসেন আহমদ জানান আমরা খুব বেশি তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই তদন্তে নেমেছিলাম। তারপরও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রমাণ জোগাড় করেছি। শিগগিরই তদন্ত রিপোর্ট জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে জমা দেবো।উল্লেখ্য গত ১০ অর্থবছরে বেনাপোলে দুই হাজারের বেশি শুল্ক ফাঁকির ঘটনা ধরেছে কাস্টমের শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ। এসব ঘটনায় তারা শুধু জরিমানা আদায় করে ছেড়ে দিয়েছে।ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1987.csv b/Bangla_fin_news_articles/1987.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..423c7d908d22f1e36285e089c5359e2710e48c00 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1987.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1987,বৈদেশিক প্রকল্পে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের সরবরাহের নামে ভ্যাট ফাঁকি,2020-08-19,রিয়াদ হোসেন,উন্নয়ন সহযোগী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা কিংবা বিদেশের সঙ্গে সরকারের চুক্তির আওতায় দেশে বিভিন্ন ধরনের প্রকল্পসহ কার্যক্রম বাস্তবায়ন হয়ে আসছে। এসব প্রকল্পে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা সরবরাহকে বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন রপ্তানি বলে গণ্য করে আসছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর ভ্যাট বিভাগ। ফলে এসব দরপত্রে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ভ্যাট ছাড়ের সুযোগ পেয়ে আসছিল। কিন্তু এই সুযোগের অপব্যবহার করে বিপুল পরিমাণ ভ্যাট ফাঁকি দিয়ে আসছে দরপত্রে অংশগ্রহণকারী বহু প্রতিষ্ঠান। সম্প্রতি এনবিআরের ভ্যাট বিভাগ এ ধরনের বেশ কিছু ভ্যাট ফাঁকি উদ্ঘাটন করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে এ ধরনের বিদেশি অর্থায়নের প্রকল্পের দরপত্রে অংশগ্রহণ সংক্রান্ত এনবিআরের নির্দেশনার জটিলতার সুযোগ নিয়ে এ ফাঁকি দিয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো।দরপত্রে সরাসরি অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের লেনদেনে এ সুযোগ দেওয়া হলেও ঠিকাকাজ বা সাবকন্ট্রাক্ট ভিত্তিতে কাজ করা প্রতিষ্ঠানও এই সুযোগ নিয়েছে। এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনার পর সম্প্রতি ভ্যাট বিভাগ এ বিষয়ে নতুন করে একটি স্পষ্টীকরণের পাশাপাশি নির্দেশনা দিয়েছে। এতে পরিষ্কারভাবে বলা হয়েছে সাবকন্ট্রাক্ট ভিত্তিতে দরপত্রে কাজে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের লেনদেন বৈদেশিক মুদ্রায় হলেও তা রপ্তানি বলে গণ্য হবে না। অর্থাত্ সেক্ষেত্রে এ ধরনের প্রতিষ্ঠান ভ্যাট ছাড় পাবে না। এটি নিশ্চিত করার জন্য মাঠপর্যায়ের অফিসগুলোকে নিবিড় তদারকির মাধ্যমে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো এ ধরনের দরপত্রে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে অনেক সক্ষম। দেশের নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে এ ধরনের দরপত্রে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে পিছিয়ে না পড়ে সেজন্য এ সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। এছাড়া এ ধরনের কাজ করার ক্ষেত্রে বিদেশি প্রতিষ্ঠান যুক্ত হলে বৈদেশিক মুদ্রা ঐসব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিদেশে চলে যায়। এসব মুদ্রা যাতে বিদেশে চলে না যায়তাও বিবেচনায় নেওয়া হয়। এ লক্ষ্যে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভ্যাট সংক্রান্ত সুবিধা দেওয়া হয়।এনবিআরের ভ্যাট বিভাগের ঐ ব্যাখ্যায় বলা হয় ভ্যাট ছাড়ের সুযোগ পেতে হলে দেশীয় প্রতিষ্ঠান কর্তৃক সরাসরি দরপত্রে অংশগ্রহণের মাধ্যমে কার্যাদেশ প্রাপ্তির বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এ ধরনের আন্তর্জাতিক দরপত্রে প্রাথমিকভাবে মনোনীত বা কার্যাদেশপ্রাপ্ত দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্য ও সেবা সরবরাহের ক্ষেত্রে রপ্তানিকৃত বলে গণ্য হওয়ার সুবিধা পাবে। কিন্তু মূল কার্যাদেশপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান যদি একই প্রকল্পে পণ্য বা সেবা সরবরাহের লক্ষ্যে পুনরায় পত্রিকায় দরপত্র বিজ্ঞপ্তি আহ্বান করে কোন দ্বিতীয় পক্ষকে সাবকন্ট্রাক্টর নিয়োগ করে তা রপ্তানি বলে গণ্য হওয়ার আইনগত সুযোগ নেই। কেন না এতে সরকার নতুন করে বৈদেশিক মুদ্রা পায় না। অন্যদিকে ২০০৬ সালের পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইনের বিদ্যমান বিধির সঙ্গেও তা সাংঘর্ষিক।অবশ্য দীর্ঘদিন ধরে এ প্রক্রিয়ায় ভ্যাট ফাঁকি হলেও তা এনবিআরের অগোচরে ছিল না বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। তা সত্ত্বেও এতদিন ধরে এ বিষয়ে এনবিআর উদ্যোগ না নেওয়ায় প্রশ্ন তুলেছেন তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1988.csv b/Bangla_fin_news_articles/1988.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..44da605124fcbcc52a4511f15e49f24bc3d3d1ad --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1988.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1988,ওয়ালটন এসি কিনে ফ্রি এসি বা নিশ্চিত ছাড়,2020-08-18,অনলাইন ডেস্ক,ভাদ্রের তালপাকা গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। তাছাড়া করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে ঘরেই কাটছে সময়। এ অবস্থায় স্বস্তির শীতল পরশ দিতে জুড়ি নেই এয়ার কন্ডিশনার বা এসির।সারা দেশে বেড়েছে দেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটনের এয়ার কন্ডিশনার বা এসির চাহিদা ও বিক্রি। সাশ্রয়ী মূল্যে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচার সমৃদ্ধ অসংখ্য মডেলের এসির পাশাপাশি বাড়তি ক্রেতা সুবিধা থাকায় এই গরমে গ্রাহক চাহিদার শীর্ষে ওয়ালটন এসি।জানা গেছে এবারের গরমে বেশি বিক্রি হচ্ছে ওয়ালটনের স্মার্ট ইনভার্টার এসি। এটি ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। শুধু তাই নয় এসিতে দৈনিক কিংবা মাসিক বিদ্যুৎ বিলের পরিমাণও জানা যাচ্ছে। এছাড়া ভয়েস কমান্ডের পাশাপাশি মুঠোফোনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ বা পরিচালনা করা যাচ্ছে ওয়ালটন স্মার্ট এসি। এতে ব্যবহৃত ডুয়েল ডিফেন্ডার প্রযুক্তি রুমকে রাখছে ধুলাবালি ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসমুক্ত। সর্বাধুনিক এসব প্রযুক্তি ও ফিচারের কারণে এবারের গরমে এসি ক্রেতাদের কাছে হটকেক হয়ে উঠেছে ওয়ালটনের স্মার্ট এসিগ্রাহকের হাতে উন্নত মানের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির এসি তুলে দেয়ার পাশাপাশি বাড়তি ক্রেতা সুবিধাও দিচ্ছে ওয়ালটন। দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা পরিবেশক শোরুম কিম্বা ইপ্লাজা থেকে একটি এসি কিনে আরেকটি নতুন এসি সম্পূর্ণ ফ্রি পাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা। এছাড়া সবার জন্য রয়েছে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত নিশ্চিত ক্যাশব্যাক। আছে ফ্রি ইন্সটলেশন সুবিধা। ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন৭ এর আওতায় এসব সুযোগ দিচ্ছে ওয়ালটন।এদিকে অনলাইন ক্রেতাদের জন্য এসি মিড সিজন ক্রেজি ডিল শীর্ষক সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন ইপ্লাজা। এর আওতায় ইপ্লাজায় ইনভার্টারসহ মোট ৪০টি নির্দিষ্ট মডেলের এসিতে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্য ছাড় পাচ্ছেন ক্রেতারা। এছাড়া আয়োনাইজার প্রযুক্তির ওয়ালটনের দেড় টন এসি মাত্র ৩২ হাজার ৪৩৫ টাকায় এবং ১ টন এসি মাত্র ২৭ হাজার ৬৭৫ টাকায় কেনা যাচ্ছে।ফ্রি এসি নগদ ছাড়ের পাশাপাশি ক্রেতাদের এসি এক্সচেঞ্জ সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। এর আওতায় গ্রাহকেরা যেকোনো ব্র্যান্ডের পুরনো এসি জমা দিয়ে ওয়ালটনের যেকোনো মডেলের নতুন এসি ২৫ শতাংশ ছাড়ে কিনতে পারছেন। ইতোমধ্যে দেশব্যাপী অসংখ্য গ্রাহক তাদের পুরনো এসি বদলে কিনেছেন ওয়ালটনের নতুন এসি।ওয়ালটন এসির চীফ অপারেটিং অফিসার মাহফুজুর রহমান বলেন গরমে এসি বিক্রি বেশ ভালো। মূলত বাজারে সাশ্রয়ী দামে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচারের অসংখ্য মডেলের এসি ছাড়ার পাশাপাশি ক্রেতাদের বাড়তি সুবিধা দেয়ায় করোনা দুর্যোগের মধ্যেও ওয়ালটনের এসি বিক্রি বেড়েছে। বিশেষ করে গতবছরের চেয়ে এবারের গরমে ওয়ালটনের ইনভার্টার স্মার্ট এসি বেশি বিক্রি হচ্ছে।তিনি আরো বলেন করোনা ইস্যুতে মানুষের মাঝে এসি নিয়ে অমুলক সন্দেহ ও ভীতি ছিলো। কিন্তু এখন সবাই বুঝতে পারছেন এসির মাধ্যমে কোনোভাবেই করোনা ছড়ানোর নজির নেই। যে কারণে এখন এসির চাহিদা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে।ওয়ালটন এসি আরএনডি গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী সন্দ্বীপ বিশ্বাস জানান বাংলাদেশে ওয়ালটনই প্রথমবারের মতো আইওটি বেইজড স্মার্ট এসি নিয়ে এসেছে। এসিতে প্রতিদিন বা মাসিক বিদ্যুৎ বিল কত আসছে ভোল্টেজ লো না হাই কম্প্রেসর কি ওভারলোডে চলছে ওয়ালটনের ইনভার্টার স্মার্ট এসিতে এসবের উত্তর মিলবে সহজেই। রিমোট কন্ট্রোল ছাড়াই গ্রাহক ভয়েস কমান্ডের মাধ্যমে ওয়ালটন স্মার্ট এসির শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা বাড়ানো কমানো চালু বা বন্ধ করতে পারবেন। মোবাইল ফোনের ইন্টারনেটের মাধ্যমেও বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে ওয়ালটন স্মার্ট এসি নিয়ন্ত্রণ করা যায়।তিনি আরো জানান ওয়ালটন ইনভার্টার স্মার্ট এসিতে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় ৬০ শতাংশ পর্যন্ত। এই এসিতে ঘণ্টায় বিদ্যুৎ খরচ হয় মাত্র ৩ টাকা ৭৪ পয়সা। এছাড়া এসির কম্প্রেসরে ব্যবহৃত হচ্ছে বিশ্বস্বীকৃত সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব এইচএফসি গ্যাসমুক্ত আর৪১০এ ও আর৩২ রেফ্রিজারেন্ট। রয়েছে টার্বোমুড ও আয়োনাইজার প্রযুক্তি যা দ্রুত ঠাণ্ডা করার পাশাপাশি রুমের বাতাসকে ধুলাময়লা ও ব্যাকটেরিয়া থেকে মুক্ত করে। ইভাপোরেটর এবং কন্ডেন্সারে মরিচারোধক গোল্ডেন ফিন কালার প্রযুক্তি ব্যবহার করায় ওয়ালটন এসি অনেক টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী।ওয়ালটন এসি সেলস মনিটরিং বিভাগের প্রধান জাহিদুল ইসলাম বলেন ওয়ালটনের প্রতিটি এসি আন্তর্জাতিকমানের টেস্টিং ল্যাব নাসদাতইউটিএস থেকে মান নিয়ন্ত্রণ সনদ পাওয়ার পরে বাজারজাত করা হয়। আর তাই এসিতে এক বছরের রিপ্লেসমেন্টের পাশাপাশি কম্প্রেসরে ১০ বছর পর্যন্ত গ্যারান্টি সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন।১ ১.৫ এবং ২ টনের স্পিট এসির পাশাপাশি স্কুলকলেজ মসজিদ মাদ্রাসা হাসপাতাল হোটেলের মতো মাঝারি স্থাপনার জন্য ৪ ও ৫ টনের ক্যাসেট ও সিলিং টাইপ এসি ব্যাপকভাবে বাজারজাত করছে ওয়ালটন। আর বড় স্থাপনার জন্য ওয়ালটনের রয়েছে ভেরিয়্যাবল রেফ্রিজারেন্ট ফ্লো বা ভিআরএফ ঠজঋ এবং চিলার ঈযরষষবৎ এসি।দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে আইএসও সনদপ্রাপ্ত সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় সারা দেশে রয়েছে ৭৪টি সার্ভিস সেন্টার। যেখানে কাজ করছেন আড়াই হাজারেরও বেশি সার্ভিস এক্সপার্টস। ওয়ালটনের দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্রকৌশলী এবং টেকনিশিয়ানগণ প্রতি ১০০ দিন পর পর এসির ক্রেতাদের ফ্রি সার্ভিসিং দিচ্ছেন।ইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1989.csv b/Bangla_fin_news_articles/1989.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2725d708c0eea685c0a49f0658d6600d11b64d6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1989.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1989,ব্যাংকের স্বাভাবিক কার্যক্রম চালু করার নির্দেশ,2020-08-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের ব্যাংকিং খাতকে স্বাভাবিক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান রোস্টারিং পদ্ধতি বাদ দিয়ে নিরবিচ্ছিন্নভাবে আগের মতো কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি শুক্র ও শনিবার বাধ্যতামূলক ছুটি রাখার শর্ত শিথিল করা হয়েছে এই প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে।আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।বাংলাদেশে কার্যরত সকল তফসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো প্রজ্ঞাপনে বলা হয় ব্যাংকিং খাতে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব এবং কমিউনিটি ট্রান্সমিশন রোধে বিশেষ পরিস্থিতিতে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ নিরবিচ্ছিন্ন জরুরি ব্যাংকিং সেবা নিশ্চিত করণ অনলাইন ব্যাংকিং সেবা জোরদার করা রোস্টারিং এর মাধ্যমে অফিসের কার্যক্রম সম্পন্ন করা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কোয়ারেন্টিন ছুটি প্রদান পারস্পরিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি পরিপালনসহ বিভিন্ন নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছিল। দেশের অর্থনৈতিক গতিশীলতা স্বাভাবিক করার উদ্দেশ্যে নতুন করে কয়েকটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।সেগুলো হলো ব্যাংকসমূহ নিরবিচ্ছিন্নভাবে স্বাভাবিক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করবে। ঝুঁকিপূর্ণ এ আক্রান্ত কর্মকর্তাকর্মচারী ও সন্তানসম্ভবা নারীগণ চিকিৎসকের প্রত্যয়ন পত্র দাখিল করে অফিসে আগমন থেকে বিরত থাকবেন এবং ব্যাংক সমূহের সান্ধ্যকালীন এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সাপ্তাহিক ছুটি কালীন শুক্রবার ও শনিবার কার্যক্রম স্বাভাবিক নিয়মে আগের মতো পরিচালিত হবে।অবিলম্বে এই নির্দেশনা কার্যকর হবে বলেও জানানো হয়েছে সেই প্রজ্ঞাপনে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1990.csv b/Bangla_fin_news_articles/1990.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cdb72e543997ec58f2a91fbb0bf195365e9f1d97 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1990.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1990,প্রবৃদ্ধির হিসাবে নানা অসংগতি সিপিডি,2020-08-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদায়ী ২০১৯২০ অর্থবছরে ৫ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধির যে সাময়িক হিসাব বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বিবিএস প্রকাশ করেছে তার নানা অসংগতি তুলে ধরেছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডয়ালগ সিপিডি। সংস্থাটির মতে করোনার কারণে বিদায়ী অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে অর্থনীতি স্থবির ছিল। শিল্প উৎপাদন পরিবহন হোটেলরেস্তোরাঁ থেকে শুরু করে অর্থনীতির প্রতিটি খাতই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কিন্তু এগুলোর যথাযথ প্রতিফলন হয়নি মোট দেশজ উৎপাদনের জিডিপি হিসাবে। গত অর্থবছরের চতুর্থ প্রান্তিকে এপ্রিলজুন করোনা ভাইরাস সংক্রমণের প্রভাবে অর্থনীতিতে কোনো প্রবৃদ্ধি হওয়ার কথা নয়।গতকাল রবিবার আয়োজিত এক অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলা হয়। এতে বক্তব্য দেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন সম্মাননীয় ফেলো অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান ও সংস্থার গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। মূল উপস্থাপনা সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন সংস্থার জ্যেষ্ঠ গবেষক তৌফিকুল ইসলাম খান।উল্লেখ্য গত জুনে সিপিডি এক প্রতিবেদনে বলেছিল করোনার কারণে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি আড়াই শতাংশের নিচে নেমে আসতে পারে। বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ তাদের প্রতিবেদনে বলেছিল ২ শতাংশের নিচে নেমে আসতে পারে প্রবৃদ্ধির হার। কিন্তু বিবিএসের হিসাবে এই হার ৫ শতাংশের ওপরে প্রাক্কলন করা হয়েছে।গতকাল ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে রাজনৈতিক সংখ্যায় পরিণত করা হয়েছে। প্রবৃদ্ধি নিয়ে নীতিনির্ধারকদের মধ্যে একধরনের মোহ সৃষ্টি হয়েছে। প্রবৃদ্ধির তথ্যকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এটাকে সরকারের সাফল্য আকারে দেখানো হয়। কিন্তু প্রবৃদ্ধির ফলে যদি দারিদ্র্য না কমে কর্মসংস্থান না হয় সেই প্রবৃদ্ধি অর্থবহ হয় না। এ ধরনের প্রবৃদ্ধির হিসাব সরকারের নীতি প্রণয়নে বিভ্রান্তি তৈরি করবে।ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন কোভিডের আগে একমাত্র রেমিট্যান্স ছাড়া সব সূচকেই ঋণাত্মক অবস্থা ছিল। বিবিএস উল্লেখ করেছে গত অর্থবছরেও জিডিপির ৩২ শতাংশ বিনিয়োগ এসেছে। ৩২ শতাংশ বিনিয়োগ নিয়ে আগের অর্থবছরে ৮ শতাংশের ওপরে প্রবৃদ্ধি হলো কিন্তু এবার ৩২ শতাংশ বিনিয়োগ দিয়ে ৫ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি দেখানো হলো। দেশের অর্থনীতি যদি এতই ভালো থাকত এত বিনিয়োগ হতো তাহলে ব্যবসাবাণিজ্য চাঙ্গা রাখার জন্য প্রণোদনা প্যাকেজ দেওয়ার দরকার হতো না।মূল উপস্থাপনায় সিপিডির জ্যেষ্ঠ গবেষক তৌফিকুল ইসলাম খান বলেন করোনার প্রভাব জিডিপির এই হিসাবে আসেনি। সেবা খাতে প্রবৃদ্ধি দেখানো হয়েছে কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি করোনার কারণে সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থায় ছিল সেবা খাত। হোটেলরেস্তোরাঁ বন্ধ ছিল আবাসন ব্যবসায়ও খারাপ ছিল। তাছাড়া শিল্প উত্পাদনও অনেক কমে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আমদানিরপ্তানির তথ্য দেখলেই সেটা বোঝা যায়। সিপিডি মনে করে বিবিএসের এই হিসাব ব্যবহারোপযোগী নয়। এ রকম একটি বিশেষ সময়ে এই তথ্য নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ব্যবহার করা ঠিক হবে না। যে তথ্যউপাত্ত রয়েছে সেটি বিভ্রান্তি তৈরি করতে পারে। পরিসংখ্যান ব্যুরো অনেক হিসাব পুরোনো তথ্যের ভিত্তিতে করে থাকে। তাদের তথ্য হালনাগাদ করে জিডিপির হিসাব ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে প্রকাশ করার সুপারিশ করে সিপিডি। সেই সঙ্গে জিডিপির হিসাবে গুণগত পরিবর্তন আনতে হবে। পরিসংখ্যান নিয়ে বিভ্রান্তি ও অবিশ্বাস জন্ম নিয়েছে। এজন্য একটি স্বাধীন পরিসংখ্যান কমিশন গঠন করার প্রস্তাব দিয়েছে সিপিডি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1991.csv b/Bangla_fin_news_articles/1991.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f403d3d8dd5098a29f91dc1fd0a23a2ec5fb2e9d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1991.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1991,আশা জাগাচ্ছে শেয়ারবাজার,2020-08-17,রেজাউল হক কৌশিক,ধারাবাহিক উত্থান বজায় রেখে চলছে শেয়ারবাজার। করোনা ভাইরাস শুরু হওয়ার পর এমন ধারাবাহিক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা আর দেখা যায়নি। গতকাল সপ্তাহের প্রথম দিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছেছে। আর লেনদেন ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। টানা উত্থান ও লেনদেনের পরিমাণ বাড়ার কারণে বিনিয়োগকারীরা আশাবাদী হচ্ছেন। আর আস্থার সংকট তো দূর হতে শুরু করেছে। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আশার আলো দেখা যাচ্ছে।শেয়ারবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বিষয়ে অর্থনীতিবিদ ও শেয়ারবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন শেয়ারবাজারে ধারাবাহিকভাবে উত্থান বিনিয়োগকারীদের আশাবাদী করছে। এ ধারাবাহিকতা ঠিক রাখতে হবে। তিনি বলেন শেয়ারবাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাস্থা দূর করতে এবং ভালো শেয়ার বাজারে আনতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি খুব ভালো ভূমিকা রাখছে। এই ধারাবাহিকতা রাখতে হবে। তবে বাজারে এখনো কিছু খারাপ বিষয় রয়েছে সেগুলোর দিকে কমিশনকে নজর দিতে হবে।গত ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে ১৪ কার্যদিবসই শেয়ারবাজার ঊর্ধ্বমুখী ছিল। গতকালও আগের দিনের ধারাবাহিকতায় ডিএসই এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের উত্থান হয়েছে। মহামারি করোনা শুরুর পর শেয়ারবাজারে এমন টানা উত্থান আর দেখা যায়নি। বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের কার্যদিবসের তুলনায় ১৫৬ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮৫৯ পয়েন্টে উঠে এসেছে। গতকাল ডিএসইতে ১ হাজার ৩৫১ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ১৪৩ কোটি ৫৬ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২০৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকার।বিনিয়োগকারীরা বলছেন একদিকে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি নতুন কমিশনের ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি অন্যদিকে করোনার প্রকোপ কিছুটা কমে যাওয়ায় বাজারে টানা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা মত দিয়েছেন।এদিকে গত মার্চে যখন করোনা দৃশ্যমান হলো তখন শেয়ারবাজারের অবস্থা খুবই নাজুক হয়ে যায়। বিনিয়োগকারীদের পুঁজি রাতারাতি অনেক কমে যায়। বিশেষ করে যেসব বিনিয়োগকারী মার্চেন্ট ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছিল তাদের পুঁজির পুরোটাই অদৃশ্য হয়ে যায়। মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো বিএসইসির নির্দেশনা মেনে ভালো শেয়ারে বিনিয়োগ করতে ঋণ দেয়। তবে দেশের শেয়ারবাজারে বিদ্যমান নেতিবাচক অবস্থার কারণে এ ভালো শেয়ারগুলোর মূল্যপতন হয়েছে সবচেয়ে বেশি। এমন পরিস্থিতির পরও আশার বিষয় হচ্ছে নতুন কমিশনের কার্যক্রমে আর অর্থনীতির স্বাভাবিক নিয়মে অচিরেই এই অবস্থার অনেকটা উত্তরণ ঘটবে। কিন্তু শেয়ারগুলো ফোর্সড সেল হয়ে গেলেতখন তো ঋণগ্রহীতা বিনিয়োগকারীরা সবটুকুই হারাবে বলে সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা।শিল্প স্থাপনে ব্যাংকের চেয়ে পুঁজিবাজারই টাকা জোগান দেওয়ার রীতি দুনিয়া জুড়ে। আর ব্যাংক কেবল পরবর্তী সময়ে ঐ শিল্পের জন্য ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল দিয়ে থাকে। পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশের পুঁজিবাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ৮০ ভাগ। অথচ আমাদের দেশে তার উলটো। এখানে ৮০ ভাগ ব্যক্তি বিনিয়োগকারী আর ২০ ভাগ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী। এই ব্যক্তি বিনিয়োগকারীরাই এর আগে ১৯৯৬ আর ২০১০ সালের শেয়ারবাজার ধসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাই সাধারণ বিনিয়োগকারীদেরকে এই অবস্থা থেকে উত্তরণের দায়িত্ব সরকারকে নেওয়ার জন্য বিনিয়োগকারীরা দাবি জানিয়ে আসছেন দীর্ঘদিন ধরে। তাদের মতে এতে একদিকে যেমন বিনিয়োগকারীরা বেঁচে যাবে অন্যদিকে পুঁজিবাজারও বাঁচবে। কারণ পুঁজিবাজার না বাঁচলে দেশের অর্থনীতিকে ঠিক রাখা কঠিন হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1992.csv b/Bangla_fin_news_articles/1992.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7ffcf855a44ba4bef1ce05774662723410bc08bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1992.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1992,নওগাঁয় ৫ বছরে পাটের আবাদ কমেছে প্রায় ৩ হাজার হেক্টর,2020-08-16,নওগাঁ প্রতিনিধি,নওগাঁয় দিন দিন কমছে পাটের আবাদ। গত ৭৮ বছর পাটের চাষ করে নায্য মূল্য না পাওয়ায় গত পাঁচ বছরে প্রায় তিন হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ কমেছে। কৃষকরা ও পাট শিল্প রক্ষা আন্দোলনে জড়িতরা মনে করছেন পাট কেনা বেচা করতে বড় বাজার গড়ে তুলতে না পাড়া পাট শিল্প কারখানা বন্ধ শিল্প গড়ে তুলতে না পাড়া জেলা কৃষি বিভাগের অসহযোগিতায় এরই মধ্যে অনেকেই ছেড়ে দিয়েছেন পাট চাষ। সরকার পাট চাষে সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ করতে না পারলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে পাঠ চাষ প্রায় বন্ধ হয়ে যাবে। সোনালী আঁশের সোনালী সেই দিন এখন শুধুই অতীত হতে চলছে।জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে চলতি মৌসুমে নওগাঁয় ছয় হাজার ১০ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ হয়েছে। ২০১৯ সালে ছয় হাজার ১৫০হেক্টর ২০১৮ সালে ছয় হাজার ৯৩০ হেক্টর ২০১৭ সালে আট হাজার ২৫ হেক্টর এবং ২০১৬ সালে আট হাজার ৮৬০হেক্টর জমিতে পাট পাষ করা হয়েছিল।কৃষি বিভাগের হিসেব মতে গত ৫ বছরে নওগাঁয় দুই হাজার ৭৯৬ হেক্টর জমিতে পাট চাষ কমেছে। প্রতি বছর গড়ে ৫৬০ হেক্টর জমিতে পাট চাষ কমছে নওগাঁয়।জেলার ১১টি উপজেলায় কমবেশি পাটের আবাদ হয়ে থাকে। তবে চলতি মৌসুমে জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি পাট চাষ করা হয়েছে মান্দায় এক হাজার ৭৪৫ হেক্টর। বদলগাছীতে এক হাজার ৫৫০ হেক্টর ধামইরহাটে এক হাজার ৩৬০ হেক্টর নওগাঁ সদরে ৮১০ হেক্টর উল্লেখ্যযোগ্য। জেলায় ভারতীয় উচ্চ ফলনশীল তোষা জাতের সবচেয়ে বেশি পাট চাষ হয়ে থাকে। এছাড়া দেশীয় বঙ্গবীর ও ৯৮৯৭ জাতের পাটের আবাদ করা হয়েছে।স্থানীয় কৃষকরা জানিয়েছেন এক বিঘা পাট চাষে খরচ হয় প্রায় সাত থেকে নয় হাজার টাকা। ভারতীয় তোষা জাতের পাট প্রতি বিঘায় পাটের ভালো ফলন হলে প্রায় ১০১২ মণ উৎপাদন হয়ে থাকে। প্রতি মণ পাট বাজারে কেনা বেচা হয়ে থাকে দেড় হাজার টাকায়। পাট চাষের চেয়ে সবজি চাষে বেশি লাভ হওয়ায় পাট চাষীরা দিনদিন সবজি চাষে ঝুঁকে পরছেন। দেশি জাতের পাট প্রতি বিঘায় ৬৭ মণ উৎপাদন হয়ে থাকে। ফলে কৃষকদের লোকসান গুণতে হয়। একারণে কৃষকরা দেশীয় জাতের পাট চাষ করে না।আরও পড়ুন ...বাবাকেপিটিয়েহত্যামাওমেয়েরবৃদ্ধ বাবাকে পিটিয়ে হত্যা মা ও মেয়েরআশির দশকে নওগাঁয় ব্যাপক হারে সোনালী আঁশ পাট চাষ করা হতো। সে সময় পাটের নায্য দাম না পাওয়া পাট চাষীদের প্রতিবছর লোকসান গুণতে হতো। ১৯৮০৮৫ সালের দিকে জেলায় শুরু হয় ইরিবোরো ধান চাষ। সে সময় পাট চাষীরা সরকারি সহযোগিতা না পাওয়ায় পাট চাষ থেকে সরে এসে ধানের চাষ শুরু করে।চাষীরা জানান সহজ শর্তে ঋণ সহায়তা বিনা মূল্যে প্রকৃত চাষীদের বীজসার প্রদান ও পাটের দাম সময় মত নির্ধারণ করে সরাসরি চাষীদের কাছ থেকে সরকারিভাবে পাট কেনার মধ্য দিয়ে আবারও পাটের সোনালী অতীত ফিরিয়ে আনা সম্ভব।নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সামছুল ওয়াদুদ জানান কৃষি বিভাগ থেকে পাটচাষীদের সহযোগিতা করা হলেও পাট আবাদের পর দামের অনিশ্চয়তা শ্রমের দাম বৃদ্ধি ধানসহ সবজিতে বেশি লাভ হওয়ায় পাট চাষ থেকে কৃষকরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে।ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1993.csv b/Bangla_fin_news_articles/1993.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..234c8fb6629a9eeec09651da59ab971ebb7594b2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1993.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1993,দুদেশের সরকারি ছুটিতে বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানিরফতানি বন্ধ,2020-08-15,বেনাপোল যশোর সংবাদদাতা,বাংলাদেশে জাতির পিতার শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদত বার্ষিকী জাতীয় শোক দিবস ও ভারতের ৭৪তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশ দুটিতে সরকারি ছুটি থাকায় শনিবার সকাল থেকে বেনাপোলপেট্রাপোল স্থলবন্দর দিয়ে দুদেশের মধ্যে আমদানিরফতানি বন্ধ রয়েছে।পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং এজেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী জানান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় দুদেশের মধ্যে আমদানিরপ্তানি বানিজ্য বন্ধ রয়েছে। রবিবার সকাল থেকে পুরোদমে আবারও কার্যক্রম চালু হবে।আরও পড়ুন ...কুমেকহাসপাতালেকরোনাউপসর্গেআরও৫জনেরমৃত্যুকুমেক হাসপাতালে করোনা উপসর্গে আরও ৫ জনের মৃত্যুএকই কথা জানান বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা।ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1994.csv b/Bangla_fin_news_articles/1994.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e349e4e3bfb08972dcf1b3ca7d7273c4999712a7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1994.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1994,ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য ঋণের ব্যবস্থাকরণ জরুরি,2020-08-14,এম এ খালেক,বিশ্বব্যাংক তাদের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের কারণে এ বছর বিশ্ব অর্থনীতি ৫ শতাংশ বা তারও বেশি সংকুচিত হতে পারে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক তাদের এক প্রতিবেদনে বলেছে চলতি বছর বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৪ শতাংশে নেমে আসতে পারে যদিও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে সর্বোচ্চ। উল্লেখ্য চলতি অর্থবছরের জন্য বাংলাদেশ ৮ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। ২০১৮২০১৯ অর্থবছরে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছিল। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন তথা জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রে স্মল অ্যান্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজ এসএমই খাতের অবদান অনস্বীকার্য। এসএমই খাতে তুলনামূলক স্বল্প পুঁজি বিনিয়োগে অধিকসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা যায়। এসএমই ফাউন্ডেশনের তথ্য মতে দেশের জিডিপিতে এসএমই খাতের অবদান হচ্ছে ২৫ শতাংশ। আর সামগ্রিকভাবে শিল্প খাতে এসএমই সেক্টরের অবদান ৩২ শতাংশ। শিল্প খাতের মোট কর্মসংস্থানের ৮০ শতাংশই হচ্ছে এসএমই খাতে। করোনা ভাইরাস সংক্রমণজনিত কারণে সবচেয়ে বিপর্যস্ত এসএমই খাতের পুনর্বাসনে সরকার সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছেন। ইতিপূর্বে এসএমই খাতের সংজ্ঞায় ব্যাপক পরিবর্তন সাধন করা হয়েছে। আগে কটেজ ও মাইক্রো ইন্ডাস্ট্রিজকে এসএমই শিল্পের আওতায় ধরা হতো না। গত বছর ৫ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংক এক সার্কুলারের মাধ্যমে কটেজ ও মাইক্রো ইন্ডাস্ট্রিজকে এসএমই খাতের আওতাভুক্ত করে এই খাতের নতুন নামকরণ করা হয়েছে কটেজ মাইক্রো স্মল অ্যান্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজ সিএমএসএমই। ফলে এসএমই খাত অর্থায়ন এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে যে রাষ্ট্রীয় সুবিধা পেত কুটির এবং ক্ষুদ্রশিল্পও তা পাবে। একই সঙ্গে মন্ত্রিপরিষদের এক সভায় এসএমই খাতের উদ্যোক্তাদের জন্য বিনা জামানতে ব্যাংক ঋণদানের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে। এতে এসএমই খাতের উদ্যোক্তা বিশেষ করে নারী উদ্যোক্তাদের প্রাতিষ্ঠানিক অর্থায়ন প্রাপ্তির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এই খাতের উদ্যোক্তাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে ফান্ড ক্রাইসিস। করোনা ভাইরাস সংক্রমণের কারণে দেশের বেশির ভাগ এসএমই শিল্প বন্ধ হয়ে গেছে। আগামী তিনে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের অভিঘাত বন্ধ বা সীমিত হয়ে এলে অর্থনৈতিক পুনর্বাসনই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হবে। বৃহত্ শিল্পকারখানা তাদের আর্থিক ক্ষতি অল্প দিনের মধ্যেই কাটিয়ে উঠতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর বিদেশি বায়াররা তৈরি পোশাকসামগ্রী ক্রয়ের জন্য দেওয়া যেসব আদেশ স্থগিত করেছিল ইতিমধ্যেই তার ৮০ শতাংশ ফিরে এসেছে। কিন্তু সমস্যা দেখা দিয়েছে এসএমই খাতের উত্পাদন চালু রাখা নিয়ে। ইতিমধ্যেই সরকার করোনা সংক্রমণজনিত পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য বিভিন্ন আর্থিক প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। ১৮টি সেক্টরের জন্য এই প্যাকেজ দেওয়া হবে। এর মধ্যে বৃহত্ শিল্পকারখানার জন্য ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল হিসেবে ৩০০ মিলিয়ন টাকা রপ্তানিমুখী শিল্পের জন্য স্পেশাল ফান্ড হিসেবে ৫০ বিলিয়ন টাকা এবং এসএমই শিল্পের জন্য ২০০ বিলিয়ন টাকা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। কৃষি ভর্তুকির জন্য ৯৫ বিলিয়ন টাকা এবং কৃষি পুনঃ অর্থায়নের জন্য ৫০ বিলিয়ন টাকা আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। এসএমই খাতের জন্য যে আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে তার পরিমাণ আরো বাড়ানো দরকার বলে অর্থনীতিবিদরা মনে করেন। এ ছাড়া এই অর্থ কীভাবে প্রদান করা হবে সে সম্পর্কেও সুস্পষ্ট নীতি নির্ধারণ করা প্রয়োজন। বাংলাদেশ সরকার করোনা ভাইরাস সংক্রমণজনিত আর্থিক ক্ষতি উত্তরণের জন্য যে প্যাকেজ ঘোষণা করেছে প্রয়োজনের নিরিখে তা আরো বাড়ানো হতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কোনো কোনো ইউরোপীয় দেশ তাদের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের বাছাই করে সরাসরি নগদ অর্থ প্রদান করছেন যাতে তারা সেই অর্থ ব্যবহার করে তাদের আর্থিক দুরবস্থা থেকে উত্তরণ ঘটাতে পারেন। আমাদের দেশের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের ক্ষেত্রেও এমন ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে।সরকার এসএমই খাতের জন্য আর্থিক প্রণোদনার ব্যবস্থা করেছে তা কীভাবে বিতরণ করা হবে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা অত্যন্ত উদ্ভাবনী শক্তির অধিকারী। তারা একটু সহায়তা পেলেই আবারও ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন। এসএমই খাত দেশের উত্পাদন খাত সচল করার পাশাপাশি ব্যাপকভিত্তিক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে অবদান রাখতে পারে। কিন্তু আমাদের দেশের প্রচলিত পদ্ধতিতে ঢালাওভাবে ঋণ দানের যে ব্যবস্থা রয়েছে তা খুব একটা কার্যকর নয়। তাই ঢালাওভাবে ঋণদানের পরিবর্তে উদ্যোক্তাদের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজন অনুযায়ী ঋণদান বা অর্থায়নের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে উপযুক্ত ঋণ হতে পারে একটি কার্যকর পদ্ধতি। বিষয়টি নিয়ে আলাপ হয় উপযুক্ত ঋণের উদ্ভাবক বা প্রবক্তা পিকেএসএফের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদের সঙ্গে। তিনি বলেন প্রচলিত ক্ষুদ্র ঋণ দারিদ্র্য বিমোচন এবং ব্যাপকভিত্তিক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে খুব একটা সহায়ক নয়। এক্ষেত্রে বরং উপযুক্ত ঋণের ব্যবস্থা করলে ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে। উপযুক্ত ঋণ বলতে এমন ব্যবস্থাকে বোঝায় যেখানে একজন উদ্যোক্তার চাহিদা মোতাবেক ঋণ দানের ব্যবস্থা করা হয়। একই সঙ্গে ঋণদানের পাশাপাশি উদ্যোক্তার দক্ষতা উন্নয়ন এবং বাজারজাতকরণের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়। উদ্যোক্তা ঋণের অর্থ সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারছেন কি না তা দেখার জন্য নিবিড়ভাবে মনিটরিং করতে হবে। ঋণের অর্থ পেলেই একজন উদ্যোক্তা তা সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারবেনএটা নাও হতে পারে। পণ্য উত্পাদনের পাশাপাশি সঠিকভাবে বাজারজাতকরণ করতে না পারলে প্রতিষ্ঠানটি মার খেতে বাধ্য। এই সীমাবদ্ধতা দূরীকরণের জন্য কার্যকর এবং লাগসই প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। সাম্প্রতিক সময়ে এই ব্যবস্থা বেশ কার্যকর বলে প্রতীয়মান হয়েছে।উপযুক্ত ঋণ বলতে সেই ঋণদানব্যবস্থাকেই বোঝায় যেখানে একজন উদ্যোক্তার চাহিদামতো ঋণদানের ব্যবস্থা করা হয়। ঋণ কীভাবে ব্যবহার করে দক্ষতার সঙ্গে পণ্য ও সেবা উত্পাদন এবং সঠিকভাবে বাজারজাতকরণ করতে হয় এসব বিষয়ে লাগসই প্রশিক্ষণদানের মাধ্যমে একজন উদ্যোক্তার দক্ষতা বৃদ্ধি করা হয়। কোনো একজন উদ্যোক্তাকে যদি তার চাহিদার চেয়ে বেশি পরিমাণ ঋণ দেওয়া হয় তাহলে সেই ঋণের অর্থ অপব্যবহার হওয়ার শঙ্কা থাকে। আবার কাউকে যদি চাহিদার তুলনায় কম পরিমাণ ঋণ দেওয়া হয় তাহলে তার পক্ষে প্রতিষ্ঠান চালানো সম্ভব হবে না। সেক্ষেত্রে উদ্যোক্তা বিকল্প কোনো সূত্র থেকে অর্থায়ন সংগ্রহ করতে চাইবেন। এতে তিনি সমস্যায় পতিত হতে পারেন। উপযুক্ত ঋণ হচ্ছে সেই ঋণ যা একজন উদ্যোক্তার প্রয়োজনমাফিক দেওয়া হয়। যার বেশি অর্থ প্রয়োজন তাকে বেশি অর্থ দেওয়া হবে আর যার কম অর্থ দরকার তাকে কম অর্থ দেওয়া হবে।করোনা ভাইরাস সংক্রমণ পরবর্তী অর্থনৈতিক উত্তরণে এসএমই খাতই হতে পারে কার্যকর বিকল্প উত্স। কাজেই সে কথা মাথায় রেখেই আমাদের আগামীর অর্থনৈতিক পরিকল্পনা সাজাতে হবে। প্রচলিত ধারণার বাইরে গিয়ে আমাদের কার্যকর পদ্ধতি অনুসরণ করে উন্নয়নের পথে যাত্রা শুরু করতে হবে।লেখক অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিষয়ক কলাম লেখকইত্তেফাকজেডএইচ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1995.csv b/Bangla_fin_news_articles/1995.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d8b37452cd4b459b4d85b142393670a6c3020ace --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1995.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1995,মোংলা বন্দরে ৪ কন্টেইনার আমদানি নিষিদ্ধ পোস্তদানা জব্দ,2020-08-13,মোংলা বাগেরহাট সংবাদদাতা,মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে মোংলা বন্দরে আনা আমদানি নিষিদ্ধ চার কন্টেইনার পোস্তদানা জব্দ করেছে মোংলা কাস্টমস হাউস। গোপন খবরে কন্টেনাইরগুলো জব্দ করা হয়। পরে বৃহস্পতিবার দুপুরে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ মোংলা বন্দরের ২ নম্বর কন্টেইনার ইয়ার্ডে থাকা কন্টেইনারগুলো সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে খোলেন। এ সময় দেখা যায় সেগুলোর মধ্যে ঘোষণা বর্হিভূত পণ্য আনা হয়েছে।২০ ফুট দৈর্ঘ্যরে ওই চার কন্টেইনারে ফুটবল টেনিস বল ও স্নো স্প্রে আনার ঘোষণা ছিল আমদানীকারক প্রতিষ্ঠানের। আমদানীকারকেরা ঘোষণা অনুযায়ী প্রতিটি কন্টেইনারে পণ্যের ওজন দেওয়া ছিল ৫ টন। সেখানে পোস্তদানা আনায় প্রতিটি কন্টেইনারে ওজন দাঁড়ায় ১৭ থেকে ২০ মেট্রিক টন। তবে পণ্যগুলো দাম কতো তা কাস্টমস কর্তৃপক্ষ জানাতে পারেনি।আরও পড়ুন ...রাজশাহীতেহদিসমেলেনিদুইশফার্মেসিরলাইসেন্সবাতিলেরউদ্যোগরাজশাহীতে হদিস মেলেনি দুইশ ফার্মেসির লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগমোংলা কাস্টমস হাউসের যুগ্ম কমিশনার মো. সামসুল আরেফিন খান বলেন কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে গোপন সংবাদ ছিল যে কিছু দুষ্কৃতিকারী রাতের আঁধারে কন্টেইনারের সিল ভে১ে অন্য মালামালের সঙ্গে এ অবৈধ পণ্য পাচার করবে। মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে ঢাকার সোয়ারী ঘাট এলাকার মেসার্স তাজ ট্রেডার্স ও চক বাজারের আয়েশা ট্রেডার্স এ পণ্য আমদানি করেছে। কন্টেইনার খোলার সময় নির্ধারণ করে তাদের চিঠি দেওয়ার পাশাপাশি টেলিফোনে উপস্থিত থাকার জন্য বলা হলেও তারা উপস্থিত হননি। এ পণ্য নিয়ে এখন পরীক্ষণ চলছে। এটি শেষ হলে কাস্টমস আইনে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এক্ষেত্রে পণ্যগুলো বাজেয়াপ্তসহ জড়িতদের আইনের আওতায় এনে আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর হাতে সোপর্দ করা হতে পারে বলেও জানান তিনি।ইত্তেফাকএসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1996.csv b/Bangla_fin_news_articles/1996.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..709fadac2792d36858e0730b27e84456c9f25b31 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1996.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1996,নগদ অর্থ সরবরাহ বৃদ্ধি ও দুই বছর মেয়াদি পুনরুদ্ধার কৌশল জরুরি,2020-08-13,জামাল উদ্দীন,বিশ্ব জুড়ে করোনা ভাইরাস প্রকোপের মধ্যেও শুধু অর্থবছরের শুরুতে জুলাই মাসে প্রবাসীরা ২৬০ কোটি মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। একক মাস হিসেবে এর আগে কখনো এত পরিমাণ রেমিট্যান্স আসেনি। এর ওপর ভর করেই রিজার্ভ রেকর্ড ৩৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন করোনাকালে অনিশ্চিত ভেবে হয়তো প্রবাসীরা তাদের হাতে থাকা শেষ সম্বলটুকু দেশে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। তাছাড়া প্রতিবছরই ঈদকেন্দ্রিক রেমিট্যান্সে উল্লম্ফন দেখা যায়।তাদের মতে এতে আত্মতুষ্টিতে ভোগার সুযোগ নেই। বরং করোনা ও লকডাউনের জের ও মন্দার কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতি সামাল দেওয়াই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। টিকে থাকতে হলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতেই হবে। সেজন্য দরকার সঠিক কর্মকৌশল। ইতিমধ্যে ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজে ভরসা করে থাকলে অর্থনীতির চাকা ঘুরবে না এমনটা বলছেন উদ্যোক্তারা। তাদের মতে ভবিষ্যত তো নয়ই বরং বর্তমানের চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে টিকে থাকার নীতিই হবে উত্তম পন্থা।বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ করোনাকালীন পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সাফল্য দেখছেন না। তাদের মতে স্বাস্থ্য খাতে যেমন ব্যবস্থাপনার সংকট ছিল তেমনি অর্থনীতিকে সংকটমুক্ত রাখতেও কার্যকর পদক্ষেপের অভাব রয়েছে।পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন সরকারের প্রথম করণীয় ছিল করোনা সংক্রমণ রোধ করা। সেক্ষেত্রে আমরা সফল হতে পারিনি। তিনি বলেন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো করোনার ভ্যাকসিন। নিজেরা করতে পারলে ভালো। না হলে কোন দেশ থেকে আমদানি করা হবে সেটার ব্যবস্থা করা। এজন্য প্রয়োজনীয় নীতিমালা করা। কারণ এটার ওপরই অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ অন্যান্য বিষয় নির্ভর করছে। পাশাপাশি বর্তমান অর্থনৈতিক স্থবির অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য এখন করণীয় হলো যারা চাকরিচ্যুত বা ব্যবসাচ্যুত হয়েছেন তাদের সহায়তা করা। সরকার এখন পর্যন্ত যেটুকু করেছে তা পর্যাপ্ত নয়। সেটা নিয়েও অনেক কথা রয়েছে।দীর্ঘ মেয়াদে ছুটি ও লকডাউনের নিষেধাজ্ঞা শিথিলের ফলে সবাই চেষ্টা করছেন ক্ষতি পুষিয়ে নিতে। অনেকেই চেয়ে আছেন নীতি সহায়তার কী পরিবর্তন আসে তার দিকে। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের ঘুরে দাঁড়াতে প্রণোদনার পাশাপাশি প্রয়োজন নীতিসহায়তা। করোনার সময়কালে বিভিন্ন দেশে ব্যবসায়ীদের ঋণ দেওয়ার পাশাপাশি রাষ্ট্র তাদের ঋণের জামানত দিচ্ছে যার কারণে খুব সহজেই তারা ঘুরে দাঁড়ানোর মতো ঋণ বা অর্থায়ন গ্রহণ করতে পারছেন।ইতিমধ্যে বিভিন্ন চেম্বার ও ব্যবসায়ীদের জোটের পক্ষ থেকে ব্যাংকের বাইরেও নানা সুযোগ দাবি করা হয়েছে। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের গ্যাসবিদ্যুতের বিল পরিশোধে বর্ধিত সময় প্রদান লাইসেন্স নবায়ন ফি ও ভাড়া মওকুফের মতো বিভিন্ন দাবি করছেন তারা। শুধু ব্যাংক ঋণ নয় রপ্তানি পণ্যে বৈচিত্র্য আনতে সরকারি উদ্যোগ বিশ্ববাজারে নতুন বাজারসুবিধা তৈরির জন্যও সরকারি উদ্যোগ চেয়েছেন তারা।এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ইএবি সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন রপ্তানি খাতে বিদ্যমান জটিলতাগুলো নিরসন জরুরি। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা মনিটরিং সেলের হয়রানি বন্দর কাস্টমসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সেবাপ্রাপ্তি সহজলভ্য হলে রপ্তানি কার্যক্রম গতিশীল হবে। তাতে ব্যবসা সহজীকরণের পাশাপাশি প্রতিযোগিতায় উত্কর্ষ সাধন হবে।সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন বড় রপ্তানিকারক দেশ চীন থেকে ব্যবসা সরেছে যা ভিয়েতনাম পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মতো দেশগুলো ধরতে পারলেও বাংলাদেশ সেই সুযোগ নিতে পারেনি। এর অন্যতম কারণ হতে পারে পণ্য বৈচিত্র্যকরণে বাংলাদেশের চাইতে আলোচ্য দেশগুলো এগিয়ে রয়েছে। তাই আগামী দিনগুলোর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদে পণ্য বহুমুখীকরণে এখনি নজর দিতে হবে।নগদ টাকার সরবরাহ বাড়াতে হবে বিদ্যমান পরিস্থিতি উত্তরণে উদ্যোক্তা বিশেষজ্ঞ সবাই বলেছেন বাজারে নগদ টাকার সরবরাহ বাড়ানোর কথা। যা অন্যান্য দেশগুলো করেছে। অর্থের জোগান বাড়াতে বড় অর্থনীতির প্রায় সবদেশই নীতিনির্ধারণী সুদ হার কমিয়েছে। খাদ্যে ভর্তুকিসহ নাগরিকদের নগদ অর্থ সহায়তা দেওয়া হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শূন্যের কাছাকাছি নামিয়ে এনেছে নীতিনির্ধারণী সুদ হার। জার্মানিতে করোনার প্রভাবে দুর্বল হয়ে পড়া প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিনিয়োগ করছে রাষ্ট্র। প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার কিনে তহবিলের জোগান দিচ্ছে দেশটি। জামানতবিহীন ঋণ সুবিধার আওতা বাড়িয়েছে অনেক দেশ। ভারতে ঋণ পুনর্গঠনের আওতায় শুধু ব্যবসায়ীদেরই রাখা হয়নি গাড়ি বাড়িসহ ব্যক্তি পর্যায়ের ঋণেও পুনর্গঠনের সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। এমনকি গয়না জমা রেখে ঋণ প্রদানের সুবিধাও বাড়ানো হয়েছে দেশটিতে। অর্থনীতিতে গতি বাড়াতে এমন অনেক উদ্যোগ দেখা যায় বিভিন্ন দেশে। অনেক দেশে ব্যয় সাশ্রয়ের জন্য রাষ্ট্রীয় খরচ কমিয়ে এনেছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশও কৃচ্ছসাধনের জন্য কমগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে অর্থছাড় বন্ধ রেখেছে। সরকারি কর্মকর্তাদের ভ্রমণ এবং গাড়ি কেনায়ও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।তবে বিভিন্ন দেশে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে সাধারণ মানুষের ভোগ ব্যয়ের ওপর। করোনার সময়েও যাতে ভোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়সেদিকে নজর রয়েছে সরকারের। কেননা ভোগ ব্যয় বাড়লেই অর্থনীতিতে চাহিদা তৈরি হবে। এই চাহিদার মাধ্যমেই নতুন পণ্য উত্পাদিত হবে এবং অর্থনীতির চাকা ঘুরবে। সাধারণ মানুষের হাতে অর্থ না থাকলে সেই চাকা স্থবির হয়ে যাবে সরকারের আয়ও কমে যাবে। বাংলাদেশে এ ধরনের উদ্যোগে ঘাটতি রয়েছে।বাংলাদেশচায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সহসভাপতি ইসহাকুল হোসেন সুইট বলেন অন্যান্য দেশের মতো সরকারকেই অর্থের সংস্থান করতে হবে। ভোক্তা থেকে শুরু করে উত্পাদক পর্যন্ত সবার হাতে টাকা পৌঁছাতে হবে। বর্তমান প্রণোদনায় ক্ষুদ্র ও মাঝারিদের গুরুত্ব নেই। ব্যাংকগুলোকে বলা হলেও তারা ঋণ দিতে গিয়ে নানা বিষয় বিবেচনায় নিচ্ছে। কিন্তু সরকার যদি নিজেই অর্থ সংস্থান করে তা বিতরণের দায়িত্ব ব্যাংকগুলোকে দিত তাহলে ব্যাংকগুলো গরিমসি করতে পারত না। এভাবে চলতে থাকলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের টিকে থাকার আশা দুরাশা মাত্র।খাদ্য ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে অর্থনীতিবিদরা বলছেন স্বাস্থ্য খাতের পাশাপাশি কৃষি খাতে বরাদ্দ বাড়িয়ে অর্থনীতি চাঙ্গা রাখার চেষ্টা করতে হবে। এবারের বাজেটেও স্বাস্থ্য ও কৃষি খাতে বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু পরিস্থিতি মোকাবিলায় এই বরাদ্দ আরো বাড়ানোর আহ্বান করেন বিশ্লেষকেরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন এখন আমরা যে সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি সেই সংকট আমাদের একার নয় গোটা পৃথিবীর। মানুষ বাঁচলে অর্থনীতি বাঁচবে। এজন্য স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ আরো বাড়াতে হবে এবং একইসঙ্গে গ্রামীণ অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রাখতে কৃষিখাতেও বরাদ্দ বাড়াতে হবে।করোনা ভাইরাস কবে নিশ্চিহ্ন হবেতা কেউ জানে না। এ অবস্থায় খাদ্য সামাজিক নিরাপত্তা ও শিক্ষার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে হবে। কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতির বিষয় ভাবতে হবে। বিশ্বব্যাংকের সাবেক লিড ইকোনমিস্ট ড. জাহিদ হোসেন বলেন মানুষের খাদ্যনিরাপত্তা দেওয়াই এখন সবচেয়ে বড় কাজ। বিশ্ব জুড়েই এ সমস্যা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা করছে বিশ্ব খাদ্য সংস্থা। তাই আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের মাধ্যমে খাদ্য সংগ্রহের চেয়ে অভ্যন্তরীণ উত্স থেকে খাদ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। গ্রামীণ অর্থনীতির দিকে সবচেয়ে বেশি নজর দিতে হবে। সেখানকার কৃষি উত্পাদন ও বিপণনের বিষয়ে সচেতন হতে হবে। এজন্য কৃষকদের যে সহায়তা দরকার তা দিতে হবে। বিশেষ করে প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকদের বিষয়টি দেখতে হবে। কৃষি যান্ত্রিকীকরণের ক্ষেত্রে সরকারের যে প্রচেষ্টা তার সুফল যেন কৃষক পান সে বিষয়টি যথাযথভাবে তদারকি করতে হবে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ফসল ফলানো ও গোলায় তোলার জন্য যেসব তথ্যগত ও কারিগরি সহায়তা দরকার সেগুলো যাতে কৃষক পায়। এজন্য কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বড় ভূমিকা রাখতে পারে। কৃষিপণ্য উত্পাদনের পর তা গুদামজাত করার ক্ষেত্রে সরকারকে মনোযোগী হতে হবে। সার্বিকভাবে এখন জিডিপির প্রবৃদ্ধি কত শতাংশ হলো সেটার দিকে না তাকিয়ে খাদ্য নিরাপত্তা ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রতিষ্ঠানগুলোকে টিকিয়ে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও পিকেএসএফের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন কোভিড১৯ মহামারি পরিস্থিতিতে সঠিক পরিকল্পনা কার্যক্রম গ্রহণ ও অর্থায়নের পাশাপাশি স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। টেকসই উন্নয়ন অর্জনের লক্ষ্যে অন্যান্য অভীষ্টের পাশাপাশি মানসম্পন্ন শিক্ষাব্যবস্থার প্রতি গুরুত্বারোপ করতে হবে।দুই বছর মেয়াদি পুনরুদ্ধার পরিকল্পনার পরামর্শ অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা গত জুলাই থেকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে খসড়া প্রস্তুত ছিল। কিন্তু করোনা ভাইরাসের কারণে বিশেষজ্ঞদের মতামত নেওয়া সত্ত্বেও এগুনো যায়নি। করোনা অনেক কিছু উলটাপালটা করে দেওয়ায় এর অভিঘাত মোকাবিলার জন্য পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় করোনা ইস্যুর সংযোজনের কথা ভাবছে সরকার। কেউ কেউ বলেছেন বর্তমান পরিস্থিতিতে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার পরিবর্তে দুই বছর মেয়াদি পুনরুদ্ধার পরিকল্পনা গ্রহণ করা জরুরি।পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য সিনিয়র সচিব ড. শামসুল আলম বলেন করোনা ভাইরাসটি বিশ্ব অর্থনীতিকে নাড়িয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশেও এর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। তাই আসন্ন অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় করোনার ইস্যু যুক্ত করতে হবে। এটির পুনর্বিন্যাস করতে হবে।গবেষণা প্রতিষ্ঠান সানেমের নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান বলেন পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার বদলে এখন দুই বছর মেয়াদি পুনরুদ্ধার পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। পাশাপাশি সরকারি ব্যয়ে হ্রাস টানা কর কমানো এবং মুদ্রাবিষয়ক নীতিকে সহজ করা অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক উত্স থেকে অর্থ সংগ্রহের উপায় বের করা প্রয়োজন। কমপক্ষে তিন বছরের জন্য এলডিসি থেকে উত্তরণের সময়কাল বিলম্বিত করা এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের সময়কাল ২০৩০ থেকে ২০৩৫এ নিয়ে যাওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক মহলে জোর প্রচেষ্টা চালানোর পক্ষে মত দেন তিনি।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1997.csv b/Bangla_fin_news_articles/1997.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..57ab5a0d566faa95a64ec13c3f5ced3cb3cdcc3b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1997.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1997,ইউএস বাংলার ঢাকাকুয়ালালামপুর ফ্লাইট শুরু ১৬ আগস্ট,2020-08-12,অনলাইন ডেস্ক,দীর্ঘ পাঁচ মাস পর আগামী ১৬ আগস্ট থেকে ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর রুটে পুনরায় ফ্লাইট শুরু করতে যাচ্ছে। কোভিড১৯ সময়কালীন অভ্যন্তরীণ রুটের ধারাবাহিকতায় এশিয়ার অন্যতম গন্তব্য কুয়ালালামপুরে ফ্লাইট শুরু করতে যাচ্ছে।বাংলাদেশ ও মালয়শিয়া সরকারের সকল ধরনের স্বাস্থবিধি ও ভ্রমণ সংক্রান্ত নির্দেশনা পালন করে ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স প্রাথমিকভাবে সপ্তাহে দুদিন ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরে পুনরায় ফ্লাইট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বৃহস্পতি ও রবিবার সকাল আটটা ৫০ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। কুয়ালালামপুর থেকে একই দিন স্থানীয় সময় বিকাল ৩টা ৫০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসবে। ১৬৪ আসনের বোয়িং ৭৩৭৮০০ এয়ারক্রাফট দিয়ে ঢাকাকুয়ালালামপুরঢাকা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে।ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্সে ৬টি ব্র্যান্ডনিউ এটিআর ৭২৬০০ ৩টি ড্যাশ ৮কিউ৪০০ ও ৪টি বোয়িং ৭৩৭৮০০ সহ মোট ১৩টি এয়ারক্রাফট রয়েছে। বর্তমানে ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স ঢাকা থেকে গুয়াংজু রুটে সপ্তাহে একটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এছাড়া কোভিড১৯ মহামারিকালীন সময়ে বিশ্বের বিভিন্ন গন্তব্যে আটকে পড়া যাত্রীদের সুবিধার্থে ও কার্গো পরিবহনে স্পেশাল ফ্লাইট পরিচালনা করছে।কোভিড১৯ সময়কালীন ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স আটকে পড়া যাত্রীদের সুবিধার্থে চেন্নাই কলকাতা দিল্লী লাহোর ব্যাংকক কুয়ালালামপুর সিঙ্গাপুর আবধাবী দুবাই দোহা মাস্কাট ও ইউরোপের অন্যতম গন্তব্য ফ্রান্সের প্যারিসে স্পেশাল ফ্লাইট পরিচালনা করেছে। ঢাকাকুয়ালালামপুরঢাকা ফ্লাইট সংক্রান্ত যেকোনো তথ্যের জন্য আপনার নিকটস্থ ট্রাভেল এজেন্ট অথবা ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স এর সেলস্ কাউন্টারে যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। যাত্রী নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিবেচনা করে আস্থার সাথে ইউএসবাংলায় ভ্রমণ করুন।ইত্তেফাকএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1998.csv b/Bangla_fin_news_articles/1998.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b6f7507a8fc0be0d22920bbfdd5635ea5faf5fe9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1998.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1998,মাথাপিছু আয় এখন ২ হাজার ৬৪ ডলার,2020-08-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদায়ী ২০১৯২০ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদনে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ। স্থিরমূল্যে এই জিডিপির আকার দাঁড়িয়েছে ২৭ লাখ ৯৬ হাজার ৩৭৮ কোটি টাকা। মাথাপিছু আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৪ ডলারে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বিবিএস প্রকাশিত সাময়িক হিসাবে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপনের আগে বিবিএসের এই হিসাব দেওয়ার কথা থাকলেও করোনা পরিস্থিতিতে সেমাবার এই তথ্য প্রকাশ করেছে বিবিএস। চূড়ান্ত হিসাব পেতে আরো কয়েক মাস অপেক্ষা করতে হবে।২০১৯২০ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ছিল ৮ দশমিক ২ শতাংশ। এর আগে ২০১৮১৯ অর্থবছরে বাংলাদেশে ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছিল যা ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধি। চলতি ২০২০২১ অর্থবছরেও ৮ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপনকালে এই উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। করোনা অতিমারির প্রভাবে সারা বিশ্ব যখন মন্দায় পড়েছে সেই সময়ে এ ধরনের উচ্চাভিলাষী প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়ে অর্থনীতিবিদেরা সমালোচনাও করেন।মহামারির ধাক্কায় বিশ্বের অর্থনীতি স্থবির হওয়ার কারণে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি অনেক কম হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ। করোনার প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় দীর্ঘ ছুটি ও লকডাউনের প্রভাবে এরই মধ্যে দেশের অর্থনীতি পিছিয়ে পড়েছে। আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী বর্তমান পরিস্থিতিতে ২০১৯২০ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে আসতে পারে। সংস্থাটির হিসাবে চলতি ২০২০২১ অর্থবছরেও এর প্রভাব থাকবে। এ বছর প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই প্রবৃদ্ধি না হয়ে বরং সংকোচন হবে বলে পূর্বাভাস দিচ্ছে বিভিন্ন সংস্থ। বিশ্বব্যাংক বলেছে চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ১ শতাংশে নেমে যেতে পারে। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুক প্রতিবেদনে বিশ্বব্যাংক উল্লেখ করেছে দীর্ঘ মেয়াদে লকডাউন ও অর্থনৈতিক স্থবিরতায় দেশে বেসরকারি ভোগব্যয় ব্যাপক হারে কমে গেছে। শুধু বাংলাদেশই নয় দক্ষিণ এশিয়ায় করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় এই অঞ্চলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি মানের ব্যবসা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি কর্মসংস্থান হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ।আরা পড়ুন ... ...নিজের প্রেম গুঞ্জন শুনতে ভালোই লাগে ক্যাটরিনাদেশের বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগও সিপিডি বলেছিল ২০১৯২০ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২ দশমিক ৫ শতাংশের মতো হতে পারে। এর পরেও সরকার ৮ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।বিবিএসের তথ্যে দেখা যায় গত অর্থবছরের প্রাথমিক হিসাবে স্থিরমূল্যে ২৭ লাখ ৯৬ হাজার ৩৭৮ কোটি টাকা জিডিপির মধ্যে সেবা খাত থেকে এসেছে ৫৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ। টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ ১৪ লাখ ৯১ হাজার ৪২৩ কোটি টাকা। শিল্প খাত থেকে এসেছে ৩১ দশমিক ১৩ শতাংশ বা ৮ লাখ ৩১ হাজার ৮৯৬ কোটি টাকা। আর কৃষি খাত থেকে এসেছে ৩ লাখ ৪৭ হাজার ৬৩৮ কোটি টাকা বা ১৩ শতাংশ।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1999.csv b/Bangla_fin_news_articles/1999.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..39250885d11484b89d98128cdd0dd9f289c1b614 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1999.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1999,প্রণোদনা স্বস্তির বদলে আস্থা ও প্রত্যাশার সংকট,2020-08-12,জামাল উদ্দীন,বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা ডব্লিউটিও বলেছিল এ বছরে বিশ্বে পণ্য বাণিজ্য ১৩ থেকে ৩২ শতাংশ পর্যন্ত কমতে পারে। পরিস্থিতির যদি আশাব্যঞ্জক উন্নতি হয় সেক্ষেত্রে ১৩ শতাংশ কমবে। কিন্তু মহামারি নিয়ন্ত্রণে আনা না গেলে তা ৩২ শতাংশ পর্যন্ত কমতে পারে। তখন পরিস্থিতি এমন খারাপ ছিল না। তবু পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল অর্থনীতির সব ক্ষেত্রেই বাণিজ্য কমবে অটোমেশনের মতো জটিল সরবরাহব্যবস্থা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।বাস্তবে এখন পরিস্থিতি আরো খারাপ। দীর্ঘ মেয়াদে করোনার নেতিবাচক প্রভাব সব খাতে। এর মধ্যে উদ্যোক্তাবিশ্লেষকরা বলছেন মন্দা আরো প্রলম্বিত হবে। যদিও রপ্তানি খাত তৈরি পোশাকশিল্পনির্ভর হওয়ায় কেউ কেউ আশাবাদী হয়ে উঠছেন। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম রিটেইল জায়ান্ট জেসিপেনি যখন দেউলিয়া হওয়ার আবেদন করে তখন সেই স্বস্তিতে থাকার কোনো অবকাশ নেই। অভ্যন্তরীণভাবে অর্থনীতিকে ঘুরে দাঁড়াতে সরকারের নেওয়া প্রণোদনা প্যাকেজেরও সঠিক বাস্তবায়ন নেই। এ ধরনের পরিস্থিতিতে অনিশ্চয়তা ঘিরে বসে ব্যবসায়ীদের বেড়ে যায় আস্থার সংকট।এমসিসিআই প্রেসিডেন্ট ব্যারিস্টার নিহাদ কবিরের মতে প্রণোদনা প্যাকেজের ঘোষণাটি ব্যবসায়ী গোষ্ঠীকে স্বস্তি দিয়েছিল। কিন্তু এর বাস্তবায়ন পর্যায়ে এসে একটি অস্পষ্ট বার্তা গেছে যেটি ব্যবসায়ীদের ব্যবসাসংক্রান্ত আস্থা ও প্রত্যাশায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলেছে প্রণোদনা প্যাকেজের ঋণসহায়তা সবাই তো পাচ্ছেই না বরং ঋণ পেতে ঘুষ চাওয়ার বিষয়টিও সামনে এসেছে। প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় ঋণসুবিধা পেতে হলে ব্যাংক কর্মকর্তাদের খুশি করতে হবে। তাই অনেকেই আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। আবার অনেক খাত প্যাকেজের বাইরে রয়ে গেছে। এক জরিপেও দেখা গেছে ২৩ শতাংশ অংশগ্রহণকারী প্রণোদনার অর্থ পাওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্মকর্তা কর্তৃক ঘুষ চাওয়ার কথা বলেছেন যা প্যাকেজ বাস্তবায়নে অন্যতম অন্তরায়।ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ডিসিসিআই সাবেক সভাপতি আবুল কাশেম খান প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নে বিদ্যমান নীতিমালায় সংস্কার আনার তাগিদ দেন। তিনি বলেন যারা এ সুবিধার দাবিদার তারা পাচ্ছেন না। এছাড়া ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোক্তাদের যে অংশ এই ব্যাংকিং চ্যানেলের বাইরে আছেন তাদের বিষয়টি দেখা দরকার।প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমানের মতে যাদের জন্য প্রণোদনা সুবিধা দেওয়া হয়েছে তাদের কাছে যাচ্ছে কি না তা বাংলাদেশ ব্যাংকের দেখা দরকার। কোনো ব্যত্যয় হলে যাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়।উদ্যোক্তারা বলছেন প্রণোদনা প্যাকেজের অর্থ সদ্ব্যবহার করা গেলে এবং সময়মতো ঋণসহায়তা পেলে ব্যবসায় ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব হতো। কিন্তু ব্যাংকগুলো তা বুঝতে চাইছে না বরং যাচাইবাছাইয়ের নামে কালক্ষেপণ করে দিন পার করছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইত্তেফাককে বলেন কেউ অপ্রয়োজনে ঋণ নিলে তা ফেরত দেবে না। বাংলাদেশ ব্যাংক অনেক প্যাকেজে পুনঃ অর্থায়ন করলেও তা আদায় করতে হবে ব্যাংকগুলোকেই। সেজন্যই এত যাচাইবাছাই।কিন্তু ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে যাই বলা হোক না কেন কোভিড১৯ অতিমারির প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশে ব্যবসার ভবিষ্যত্ নিয়ে শঙ্কা বাড়ছেই। ব্যবসায়ীদের আস্থা ও প্রত্যাশার ওপরে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সানেম ও দ্য এশিয়া ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত এক জরিপের তথ্য অনুযায়ী সরকার অর্থনীতি চাঙ্গা করতে যে প্রণোদনা ঘোষণা করেছে তাতে জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৮৪ শতাংশ বলেছেন তাদের খাতের জন্য কোনো বরাদ্দ ছিল না। ৮০ শতাংশ মনে করেন এটি অত্যন্ত জটিল প্রক্রিয়া এবং ৭৮ শতাংশ মনে করেন ব্যাংক সংক্রান্ত জটিলতার কারণে এ সুবিধা নেওয়া যাচ্ছে না।জরিপ রিপোর্টের এই তথ্য ও উদ্যোক্তাদের বক্তব্যে প্রকৃত চিত্র উঠে আসে যে প্রণোদনা প্যাকেজের অর্থ সবাই পাচ্ছে না যা উদ্যোক্তাদের ব্যবসায় আস্থা সূচককে ঋণাত্মক করেছে। অথচ সরকার এই প্যাকেজ বাস্তবায়নের জন্য ব্যাংকগুলোকে বেশ কিছু সুবিধা দিয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেবাংলাদেশ ব্যাংক নগদ জমার হার সিআরআর ১ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছে। আবার ঋণ আমানত অনুপাত সীমা এডিআর ২ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। নীতি সুদহার বা রেপো দশমিক ৫০ শতাংশ কমানো হয়েছে। এর ফলে ব্যাংকগুলোতে তারল্যের জোগান বেড়েছে।তদুপরি ১৯টি প্যাকেজের মধ্যে প্রায় সবগুলোতেই পুনঃ অর্থায়ন তহবিল থেকে টাকা দেবে সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক। মোট প্রণোদনা প্যাকেজের প্রায় অর্ধেকই আসবে পুনঃ অর্থায়ন তহবিল থেকে। করোনার অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলায় সরকার ঘোষিত ১ লাখ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বড় শিল্প ও সেবা খাতের জন্য চলতি মূলধন বাবদ ৩০ হাজার কোটি টাকা এবং এসএমই খাতের জন্য ২০ হাজার কোটি টাকা। এসব ঋণের সুদের অর্ধেক পরিশোধ করবে সরকার বাকি অর্ধেক গ্রাহক। ব্যাংকগুলোতে যাতে তারল্যসংকট না হয় সে জন্য বড় অঙ্কের পুনঃ অর্থায়ন তহবিলও গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।এতসব সুবিধার পরও ব্যাংকগুলোর অসহযোগিতায় প্রণোদনা প্যাকেজের সঠিক বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। ফলে সামনের দিনগুলো নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থাহীনতা সৃষ্টি হয়েছে। সর্বশেষ বিজনেস কনসালট্যান্ট প্রতিষ্ঠান লাইট ক্যাসল পার্টনার্স এলসিপির তথ্যেও দেখা যায় ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত উদ্যোক্তাদের ব্যবসায় আস্থা সূচক মাইনাস ১৯ দশমিক ২৭ পয়েন্টে নেমে আসে। অথচ ২০১৮ সালের একই সময়ে বেসরকারি খাতে এই সূচক ছিল প্লাস ৪৩ পয়েন্ট। তাই সংশ্লিষ্টরা বলছেন পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে উত্তরণের পথ খুঁজতে হবে এখনই।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/2000.csv b/Bangla_fin_news_articles/2000.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28844ec1bc43a7805eb79b295643f4de36e21ca3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/2000.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +2000,বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ নারী ফাউন্ডারের স্বীকৃতি পেলেন মালিহা কাদির,2020-08-11,অনলাইন ডেস্ক,সম্প্রতি বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ নারী স্টার্ট আপ ফাউন্ডার হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছেন সহজএর ফাউন্ডার ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মালিহা এম কাদির। বিজনেসফাইন্যান্স বিষয়ে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ওয়েবসাইট বিজনেস ফাইন্যান্সিং ইউকে সম্প্রতি বিভিন্ন দেশের শীর্ষ নারী ফাউন্ডারদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। সেই তালিকায় অ্যান্ট ফিন্যান্সিয়াল গ্র্যাব উইল্যাব এর মতো বিখ্যাত এশিয়ান কোম্পানির ফাউন্ডাররাও রয়েছেন। বাংলাদেশ থেকে শীর্ষ নারী ফাউন্ডার হিসাবে এককভাবে এই স্বীকৃতি পেয়েছেন মালিহা কাদির।বিগত সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে সেরা নারী উদ্যোক্তা অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন মালিহা কাদির। এছাড়াও ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম থেকে ইয়ং গ্লোবাল লিডার হিসাবে স্বীকৃতি পাওয়ার পাশাপাশি ডেইলি স্টার থেকে বছরের সেরা আইসিটি স্টার্ট আপ আমেরিকান অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড ও অনন্যা ম্যাগাজিনের শীর্ষ দশ সম্মাননা পেয়েছেন তিনি।হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল থেকে এমবিএ করা মালিহা কাদির এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের স্মিথ কলেজ থেকে কম্পিউটার সায়েন্স ও অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। বাংলাদেশে ফিরে আসার আগে মালিহা কাদির প্রায় এক যুগ আমেরিকা ও সিংগাপুরে মরগান স্ট্যানলি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক নোকিয়া এবং ভিস্টাপ্রিন্টের মতো আন্তর্জাতিক বিভিন্ন স্বনামধন্য ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকিং ও টেকনোলজি বিষয়ক প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন।২০১৪ সালে দেশের ট্রাভেল ও টিকেটিং ইন্ডাস্ট্রিকে আরও গোছালো করতে মাত্র ৩০ জন কর্মী নিয়ে বাংলাদেশে প্রথম ডিজিটালাইজড টিকেটিং সেবা প্রদান প্রতিষ্ঠান হিসাবে যাত্রা শুরু করা সহজ যা এখন ৩৫০ জনের অধিক কর্মীর এক বিশাল শক্তিশালী পরিবার। সর্বোচ্চ সংখ্যক সেবা নিয়ে সহজ এখন বাংলাদেশের সব থেকে দ্রুত বর্ধমান স্টার্ট আপ। টিকেটিং প্রসেসকে ডিজিটালাইজড করার পর সহজ অনলাইন ফুড সার্ভিস রাইড শেয়ারিং ও লজিস্টিক সেবা যুক্ত করেছে তাদের প্লাটফর্মে। ধীরে ধীরে সহজ হয়ে উঠছে দেশের শীর্ষস্থানীয় অ্যাপ।কোভিড১৯ মহামারির সময়েও দেশের মানুষের কথা চিন্তা করে সহজ যুক্ত করেছে গ্রোসারি মেডিসিন ডেলিভারি ও ই হেলথ ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ সেবা। এমনকি মহামারির এই সময়ে সরকারের সঙ্গে একাত্ম হয়ে সহজ কাজ করেছে করোনা ট্রেসার অ্যাপ এর মতো চ্যালেঞ্জিং টেকনোলজিকাল অ্যাপ তৈরিতে। শুরু থেকেই সহজের লক্ষ্য একটিই টেকনোলজি ব্যবহার করে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের জীবন আরেকটু সহজ ও আরামদায়ক করা যে চেষ্টা সামনেও অব্যাহত থাকবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file