diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1.csv b/Bangla_fin_news_articles/1.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4fda605ec3ac6ce41e55030902ab9bc786b1ef1b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1,শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের হিসাব ক্রয়মূল্যে নির্ধারিত হবে,2022-08-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের হিসাব শেয়ারের ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে। ফলে বাজারে শেয়ারের দাম বাড়ুক বা কমুক ব্যাংকের ধারণকৃত শেয়ার বিক্রির চাপ তৈরি হবে না। আবার বিনিয়োগও আইনি সীমার মধ্যে থাকবে। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক এ ব্যাপারে এক পরিপত্র জারি করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক মো. আব্দুল মান্নান স্বাক্ষরিত এ পরিপত্রে বলা হয়েছে ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১এর ২৬ক ধারা অনুযায়ী পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগের ঊর্ধ্বসীমা এক্সপোজার লিমিট নির্ধারণের ক্ষেত্রে শেয়ারের ক্রয়মূল্যকে বাজারমূল্য হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। উল্লেখ্য ২০১০ সালে পুঁজিবাজারে ধসের পর থেকেই পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা শেয়ারের বাজারমূল্যের পরিবর্তে ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে গণনা করতে পঁুজিবাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি জানিয়ে আসছিল। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর হিসেবে আব্দুর রউফ তালুকদার দায়িত্ব নেওয়ার পর দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত বিষয়টি সমাধানের উদ্যোগ নেন। গত মঙ্গলবার এ ব্যাপারে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বাংলাদেশ ব্যাংককে তাদের মতামত জানায়। গতকাল এ ব্যাপারে পরিপত্র জারি করা হলো। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে। বাজারসংশ্লিষ্টরা বলেছেন এ নির্দেশনা জারির ফলে বাজারে শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগকৃত শেয়ারের দাম বাড়লেও বিক্রির চাপ তৈরি হবে না। কারণ আগে দাম বেড়ে বিনিয়োগসীমা অতিক্রম করলে বাধ্য হয়ে ব্যাংকগুলোতে শেয়ার বিক্রি করতে হতো। ফলে তারা দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগও করতে পারত না। তবে এই নিয়ম পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ কতটা বাড়াবে বা পুঁজিবাজারের জন্য কতটা ইতিবাচক এ প্রসঙ্গে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী গতকাল ইত্তেফাককে বলেন নতুন এই নিয়মের ফলে কিছু ব্যাংক হয়তো বিনিয়োগ করবে। কিন্তু কতটা তা আগামী দুইতিন সপ্তাহের মধ্যে বোঝা যাবে। কারণ ব্যাংকগুলোর কাছে সেভাবে তারল্য নেই। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন যে কোনো আইন বা বিধিবিধান দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব চিন্তা করে করা উচিত। কারণ যখন বাজার অতিমূল্যায়িত হয়ে যায় তখন কী হবে এদিকে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের হিসাব শেয়ারের ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে নির্ধারিত হওয়ার সংবাদের প্রভাব পড়েছে শেয়ারবাজারে। গতকাল বৃহস্পতিবারও দেশের প্রধান শেয়ারবাজারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। বেড়েছে সূচকও। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। গতকাল ডিএসইতে ১ হাজার ১৯০ কোটি ২৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ৫ কোটি ১৫ লাখ টাকা কম। গতকাল ডিএসইতে ১ হাজার ১৯৫ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। এর আগের দিন মঙ্গলবার ১ হাজার ১৮৩ কোটি টাকা শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায় ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্হান করছে ৬ হাজার ৩১২ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরিয়াহ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্হান করছে ১ হাজার ৩৭৫ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএস৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৬৫ পয়েন্টে। দেশের প্রধান এই শেয়ারবাজারে গতকাল ৩৮১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২৯টির। কমেছে ১৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৩টির। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সিএসই সার্বিক সূচক সিএসপিআই ৭৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/10.csv b/Bangla_fin_news_articles/10.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a9e4314d9fb129a6ca3cae33d00c2b4d15b3f503 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/10.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +10,জুলাইয়ে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ১৫ শতাংশ,2022-08-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থবছরের শুরুতে রপ্তানিতে সুখবর মিলল। চলতি ২০২২২৩ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ৩৯৮ কোটি ৪৮ লাখ ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৩৭৮১০ কোটি টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৪ দশমিক ৭২ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের রেকর্ড ৫২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানির ওপর ভর করে নতুন অর্থবছরে ৫৮ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে সরকার। এর মধ্যে জুলাই মাসে ৩৯২ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল। একক মাস হিসাবে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৬ কোটি ডলার বেশি রপ্তানি আয় আসল দেশে। এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন গত অর্থবছরেও রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ভালো ছিল। এখন রপ্তানি বাড়ার একটি কারণ হতে পারে আমাদের যে টাকার অবমূল্যায়ন শুরু হয়েছে তাতে বিদেশিরা কম ডলার খরচ করে একই মাপের পণ্য আমদানি করতে পারছে। এজন্য রপ্তানি বাড়ছে। তবে এটি কতদিন ধরে রাখা যাবে সেটি হচ্ছে ব্যাপার। কারণ সাম্প্রতিককালে গ্যাস বিদ্যুতের যে সমস্যা দেখা দিয়েছে তাতে পণ্য উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে। উৎপাদন খরচ বাড়তে পারে তাতে রপ্তানিও কমে যেতে পারে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হালনাগাদ তথ্যানুযায়ী জুলাইতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেশি আয় হয়েছে। আগের অর্থবছরের শেষ মাস জুনে ৪৯০ কোটি ৮০ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করে দেশ যা ছিল একক মাস হিসেবে সর্বোচ্চ। আগের বছরের একই মাসের চেয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩৭ শতাংশ। এ বছর জুলাই মাসের মোট রপ্তানির মধ্যে শুধু পোশাক খাত থেকে এসেছে ২৮৮ কোটি ডলার এ খাতের ১৬ দশমিক ৬১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ইপিবির তথ্যে বলছে দীর্ঘদিন ধরে নিট পোশাকে প্রবৃদ্ধি বেশি থাকলেও এবার বেশি প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে ওভেন পোশাকে। এ খাতে রপ্তানি বেড়েছে ২৩ শতাংশ। আর নিট খাতে ১১ দশমিক ৮০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। তবে টাকার অঙ্কে এগিয়ে আছে নিট খাত। জুলাই মাসে ১৬৫ কোটি ডলারের নিট পোশাক এবং ১২২ কোটি ডলারের ওভেন পোশাক রপ্তানি হয়েছে। আবার জুনের তুলনায় জুলাইয়ে সার্বিক রপ্তানি প্রায় ১০০ কোটি ডলার কমে গেছে। গত জুনে বাংলাদেশ ৪৯১ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছিল। জুলাইয়ে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৩৯৮ কোটি ডলারে। রপ্তানিকারকেরা বলছেন রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব জুড়ে যে অস্হিরতা শুরু হয়েছে তাতে উন্নত দেশগুলোর অর্থনীতিতেও বিরূপ প্রভাব পড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের দেশে দেশে মূল্যস্ফীতি রেকর্ড উচ্চতায় উঠে যাচ্ছে। এতে সেসব দেশের মানুষের জীবনযাত্রার খরচ অনেক বেড়ে গেছে। বাড়তি খরচ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ। এতে ঐ সব দেশে নিত্যপণ্যের বাইরে অন্যান্য পণ্যের বিক্রি কমে গেছে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলো। সেখানে বিক্রি কমলে তার প্রভাবও এ দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাকের ওপর পড়বে এটাই স্বাভাবিক। সদ্যবিদায়ী ২০২১২২ অর্থবছরে পোশাক খাতে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ছিল প্রায় সাড়ে ৩৫ শতাংশ। তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন বৈশ্বিক অর্থনীতির এই কঠিন সময়ে যেখানে আমাদের অর্থনীতি আমদানিকৃত মুল্যস্ফীতির মুখোমুখি ইউরো মার্কিন ডলারের বিপরীতে কমছে আমদানি ব্যয় বাড়ছে। এই অবস্থায় জুলাই মাসে রপ্তানি আয় বেড়েছে এটা দেশের জন্য ইতিবাচক। আমদানি ঋণপত্র খোলার হার কমেছে ৩১ শতাংশ এদিকে রপ্তানি বাড়ার সঙ্গে ডলারের ওপর চাপ কমানোর ফলও মিলছে। ডলার সংকটের কারণে অনেক পণ্যের আমদানি নিরুত্সাহিত করেছে সরকার। ফলে চলতি বছরের জুন মাস থেকে জুলাই মাসে আমদানি ঋণপত্র খোলার হার কমেছে ৩১ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে জুলাই মাসে দেশে মোট আমদানি ঋণপত্র খোলা হয়েছে ৫৪৭ কোটি ডলারের পণ্যের যা জুন মাসের তুলনায় ৩১ দশমিক ৩২ শতাংশ কম। জুন মাসে আমদানি ঋণপত্র খোলা হয়েছিল ৭৯৬ কোটি ডলারের। তবে জুন মাসে অবশ্য মে মাসের তুলনায় আমদানি ঋণপত্র ৭ শতাংশ বেশি খোলা হয়েছিল।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব বলছে এপ্রিল মাস থেকে আমদানি কমতে শুরু করে। এপ্রিল মাসে মার্চের তুলনায় আমদানি ঋণপত্র খোলা কমেছিল প্রায় ১৩ শতাংশ। মে মাসেও এপ্রিলের তুলনায় আমদানি ঋণপত্র খোলা কমেছে সাড়ে ১৩ শতাংশ। মে মাসে ঋণপত্র খোলা হয় ৭৪৪ কোটি ডলারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/100.csv b/Bangla_fin_news_articles/100.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7ecf7f5e8bb8a72a510b02b11a5cd21b75cb1bba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/100.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +100,তিতা খাওয়াই বাঁশও পাঠাই,2022-07-03,সাইদুল ইসলাম,বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি করা পণ্যের সংখ্যা কত এ প্রশ্নের উত্তরে অনেকে হয়তো কয়েকটি পণ্যের নাম বলবেন। একসময় সর্বাগ্রে আসত পাট এবং পাটজাত পণ্যের নাম। হাল আমলে এসে সবার ওপরে যোগ হয়েছে তৈরি পোশাক। কিন্তু আমরা কয়জন জানি কত ধরনের পণ্য বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হয় এক হিসেবে দেখা গেছে বাংলাদেশ যে পরিমাণ পণ্য রপ্তানি করে তার ৭৬ শতাংশই তৈরি পোশাক। বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে বাংলাদেশের প্রধান প্রধান রপ্তানি পণ্যের নাম বলতে বলা হয়। ছাত্ররা তার উত্তরে লেখেন তৈরি পোশাক পাট ও পাটজাত পণ্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য হিমায়িত মৎস্য ইত্যাদি। কিন্তু তারা কয়জন জানে বাংলাদেশ থেকে মাছের আঁশ রপ্তানি হয়। কিংবা আমরা বিদেশে বাঁশ রপ্তানি করি বিদেশিদের আমরা তিতা করলা খাওয়াই। কিংবা আমাদের উচ্ছিষ্ট চুল পরচুলা হয়ে বিদেশিদের মাথায় শোভা পায় শুরুর গল্প পশুর হাড় অনেকে ছোটবেলায় দেখেছেন কিছু মানুষ গ্রামের বনে জঙ্গলে পশুর হাড় কুড়াতে ব্যস্ত থাকতেন। বিশেষ করে পবিত্র ঈদুল আজহার পর এ দৃশ্য ছিল চিরাচরিত। গ্রামের বাচ্চারা অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকত হাড় কুড়ানোর দলের দিকে। এ যেন তাদের কাছে রীতিমতো বিস্ময়। যে হাড়টি ফেলে দেওয়া হয়েছে তার আবার কাজ কি উচ্ছিষ্ট হাড় কুড়িয়ে সেটা কোথায় পাঠানো হচ্ছে ছোটবেলায় এ বিস্ময়ের ভেদ না করতে পারলেও বড় হয়ে জানা গেলপশুর হাড় বিদেশে রপ্তানি করা হয়। কুড়ানির দল সেগুলো জড়ো করে শহরে পাঠাচ্ছে। এরপর তা প্রক্রিয়াজাত করে রপ্তানি হচ্ছে। এ লক্ষ্যে কিছু কোম্পানিও গড়ে উঠে। জানা যায় এসব পশুর হাড়ের একচেটিয়া রপ্তানিকারক ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড। পরে আরো দুএকটি কোম্পানি হাড় রপ্তানির সঙ্গে যুক্ত হয়। সাধারণত সার তৈরির কাজে এসব পশুর হাড় ব্যবহার করা হয়। স্বাধীনতা পূর্ববর্তী সময়ে শুরু হওয়া হাড় রপ্তানির পরিসর এখন আরো বড় হয়েছে। তিতা খাওয়ানোর গল্প বিশ্বায়নের যুগে প্রচুর বাংলাদেশি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। তাদের মধ্যে বাংলাদেশি শাকসবজির চাহিদা প্রচুর। কি নেই সবজির তালিকায় তিতা করলা থেকে শুরু করে কচুর লতি কিছুই বাদ নেই এই তালিকায়। বাংলাদেশ থেকে বিদেশ যায় না এমন কোন সবজি নেই। বেশকিছু রপ্তানিকারক জোরেশোরে চালু রেখেছেন এ কর্মকাণ্ড। মধ্যপ্রাচ্য কিংবা লন্ডনগামী এমন কোন বিমান নেই যেটির কার্গোতে বাংলাদেশি সবজি যাচ্ছে না। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো বিভাগে এসব শাকসবজির জন্য আলাদা শেড তৈরি করা আছে। সুন্দর সুন্দর কার্টনে ভরে এসব সবজি চলে যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য এবং দূরপ্রাচ্যের দেশগুলোতে। আলু পটোল ঝিঙা কাঁকরোল কচুমুখী কচু শসা টম্যাটো শজনে পেঁপে সব আছে এ তালিকায়। এসব শাকসবজি রপ্তানিতে উত্সাহিত করার জন্য সরকার নগদ আর্থিক সহায়তাও দিচ্ছে। প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে সবজি রপ্তানির পরিমাণ বাড়ছে। এসব সবজি বিদেশের বিভিন্ন সুপার শপে স্থান পাচ্ছে। হরেক রকম মাছ শুঁটকি বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হয় না এমন কোন মাছ নেই। এখন মাছের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কুঁচিয়া। সামুদ্রিক মাছ থেকে শুরু করে পুকুর এবং ঘেরে চাষ করা মাছ রপ্তানিকারকরা নানা প্রক্রিয়াজাত করে রপ্তানি করছেন। চিংড়ি থেকে শুরু করে মলা ঢেলা কাচকি রুই কাতল চিতল বোয়াল মৃগেল সবই যাচ্ছে দেশের বাইরে। সামুদ্রিক মাছের মধ্যে কোরাল রূপচাঁদা লইট্টাসহ নানা প্রজাতির মাছ আমাদের রপ্তানি ঝুড়িতে রয়েছে। একসময় বিভিন্ন মাছ ড্রেসিং করার পর বরফে জমিয়ে প্যাকেটজাত করে রপ্তানি করা হতো। এখন এর সঙ্গে নানা ধরনের মূল্য সংযোজন করা হচ্ছে। বাংলাদেশের রপ্তানিকারকরা এখন রেডি ফর ইট মোড়ক দিয়ে মাছ রপ্তানি করছেন। বিদেশে বসে একজন ক্রেতা শুধু ওভেনে গরম করে এ মাছ খেতে পারেন। চিংড়ি মাছের ক্ষেত্রে এটি অনেক আগে থেকে চলে আসলেও অন্যান্য মাছের ক্ষেত্রে এটি সাম্প্রতিক যুক্ত হয়েছে। রপ্তানিকারকরা জানিয়েছে বাংলাদেশের মিঠা পানির মাছ অনেক সুস্বাদু। বিশেষ করে এখানকার চিংড়ি মাছ পৃথিবীর সেরা। মাছ রপ্তানির সুবিধার্থে বাংলাদেশে এখন দুই শতাধিক মৎস্য প্রক্রিয়াজাত কারখানা কাজ করছে। এর পাশাপাশি এখন নানা ধরনের শুঁটকিও বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। বাঁশও পাঠাই আমরা বিদেশিদের আমরা যেমন তিতা করলা খাওয়াই আবার বাঁশও পাঠাই তাদের। বাংলাদেশের নানা প্রজাতির বাঁশ শুধু আমরা যে ব্যবহার করছি তা নয়। এসব বাঁশ আমরা নানাভাবে বিদেশেও পাঠাচ্ছি। একজন রপ্তানিকারক জানান আমরা আস্ত বাঁশ রপ্তানি করি না। বাঁশ দিয়ে বানানো বিভিন্ন আইটেম আমরা রপ্তানি করছি। তিনি জানান ইউরোপের দেশগুলোতে অনেকেই এ পণ্য বাংলাদেশ থেকে নিচ্ছেন। এসব পণ্য তারা ড্রয়িং রুম সাজানোর কাজে ব্যবহার করছেন। আরেকজন রপ্তানিকারক জানান মাস তিনেক আগে তিনি জার্মানিতে এক কন্টেইনার বাঁশের গোড়া রপ্তানি করেছেন। এসব বাঁশের গোড়ায় শিকড় ছিল। ঘর সাজানোর কাজে এগুলো ব্যবহার করা হবে বলে তিনি জানান। এছাড়া বাঁশ দিয়ে বানানো বিভিন্ন সামগ্রী আমাদের রপ্তানির তালিকায় রয়েছে। রপ্তানিতে চাহিদা থাকায় দেশের আনাচে কানাচে অনেক কুটির শিল্প গড়ে উঠেছে। রপ্তানি পণ্যের সংখ্যা কত বাংলাদেশে রপ্তানি পণ্যের সংখ্যা কতএ নিয়ে নানা ধরনের তথ্য আছে। তবে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর এক হিসেবে দেখা গেছে এর সংখ্যা ৪ হাজারের ওপরে। বাংলাদেশ ব্যাংক মোটাদাগে বেশ কিছু ক্যাটাগরি করেছে রপ্তানি পণ্যের। এসবের মধ্যে আছে হিমায়িত এবং জীবন্ত মাছ কৃষিজাত পণ্য তামাক ফুল এবং ফল মসলা শুকনো খাবার পেট্রোলিয়াম উপজাত পণ্য রাসায়নিক পণ্য প্লাস্টিক দ্রব্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য পাট ও পাটজাত পণ্য বিশেষায়িত টেক্সটাইল পণ্য নিটওয়্যার ওভেন গার্মেন্টস হোম টেক্সটাইল ফুটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্য জাহাজ নৌকা এবং অন্যান্য ভাসমান স্থাপনা। কিছুই ফেলনা নয় আমাদের চারপাশে আমরা যেসব অযাচিত দ্রব্য দেখি সেগুলোর কোনটাই ফেলনা নয়। যেমন আপনি কাওরান বাজার থেকে বড় একটি মাছ কিনলেন। সেখানে মাছ কাটার লোক থাকে। তিনি প্রথম মাছের আঁশ ছাড়িয়ে নেন। আপনার মনে হতে পারে এগুলো ফেলনা জিনিস। কিন্তু না। রাতের বেলা একদল লোক এসে এসব আঁশ দাম দিয়ে কিনে নিয়ে যান। এসব আঁশ বিদেশে রপ্তানি হয়। জানা গেছে বিভিন্ন ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে এসব আঁশ ব্যবহার করা হয়। এখন নারিকেলের চোবড়ার ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। এটি দিয়ে নানা শৌখিন আইটেম তৈরি করে বিদেশে রপ্তানি করছেন অনেকে। রপ্তানির ক্ষেত্রে হোগলা পাতার কদরও এখন বেশ। সাম্প্রতিক কালে শোনা গিয়েছে যে বাংলাদেশে এখন হাতির পায়খানা দিয়ে কাগজ তৈরি হচ্ছে। তা আবার বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। জনশক্তিও বাংলাদেশের রপ্তানির মধ্যে পড়ে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/1000.csv b/Bangla_fin_news_articles/1000.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..50ddda546b9d78b3851c9ae8fed6b96faf3164e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/1000.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +1000,ভ্যাট নিবন্ধন বেড়েছে ৬৯ শতাংশ,2021-08-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা মহামারির মধ্যেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর আওতায় বিদায়ী ২০২০২১ অর্থবছরে ভ্যাট নিবন্ধনের সংখ্যা বেড়েছে ৬৯ শতাংশ।আগের অর্থবছরে ২০১৯২০২০ নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৬৭ হাজার ১৬৯টি। বিদায়ী অর্থবছরে ১ লাখ ১৫ হাজার ৩১টি নতুন নিবন্ধনের ফলে ভ্যাট নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৮২ হাজার ২০০টিতে। এনবিআরের পরিসংখ্যান ও গবেষণা বিভাগ থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এদিকে সারাদেশে ১১টি ভ্যাট কমিশনারেটের মধ্যে বিদায়ী অর্থবছরে সবচেয়ে বেশি নিবন্ধন হয়েছে ঢাকা দক্ষিণ ভ্যাট কমিশনারেটে। সেখানে ২০২০২১ অর্থবছরে নতুন নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৮ হাজার ৯২। ২০১৯২০ অর্থবছরে নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৩৪ হাজার ৫০টি সেটা গত অর্থবছরে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২ হাজার ১৪২টি। অর্থাৎ এক বছরে এই কমিশনারেটে ভ্যাট নিবন্ধন বেড়েছে ১১২ শতাংশ।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/101.csv b/Bangla_fin_news_articles/101.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..38f3aa5f49ceba79f7553fa26d62e64db7d5d142 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/101.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +101,৪৫ মিলিয়ন ডলার ঋণ পেলো সিটি ব্যাংক,2022-07-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিটি ব্যাংক ওমানের শীর্ষস্থানীয় আর্থিক ব্যাংক মাস্কাট থেকে ৪৫ মিলিয়ন ডলারের সিন্ডিকেটেড ঋণ নিয়েছে। ব্যাংক মাস্কাট প্রাথমিকভাবে ২৫ মিলিয়ন ডলারের ঋণ সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে লেনদেন শুরু করে। পরবর্তী সময়ে ইউরোপ মধ্যপ্রাচ্য আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের ব্যাংকের কাছ থেকে অভূতপূর্ব সাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এইসব দেশের স্বনামধন্য আন্তর্জাতিক ব্যাংকের অংশগ্রহণের মাধ্যমে ৪৫ মিলিয়ন ডলারের ফান্ড সংগ্রহ করে ব্যাংক মাস্কাট যা প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা ২৫ মিলিয়ন ডলার থেকে ৮০ শতাংশ বেশি। এটি সিটি ব্যাংকের জন্য ব্যাংক মাস্কাটের নেতৃত্বে তৃতীয় সফল সিন্ডিকেটেড ঋণ সুবিধা। বিশ্ব করোনা মহামারি থেকে এখনও পুরোপুরি মুক্ত হয়নি আবার বর্তমান ভূরাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থনীতি ব্যাপকভাবে প্রভাবিত। এই ঋণ সুবিধা সিটি ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার তারল্য ব্যবস্থাপনায় গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা প্রদান করবে। দেশের বাণিজ্য খাতের অন্যতম শীর্ষ ব্যাংক সিটি ব্যাংক তাদের বাণিজ্যিক লেনদেনের অর্থায়নে এই ঋণ ব্যবহার করতে পারবে। বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে দেশের বাণিজ্য কার্যক্রম এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে এটি সহায়তা করবে। অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান ব্যবসায়িক কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ মারুফ এই সিন্ডিকেট ঋণের বিষয়ে বলেন সিটি ব্যাংকের সিন্ডিকেশন ঋণে বৈশ্বিক ব্যাংকগুলোর অভূতপূর্ব সাড়া দেখে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। এ সিকিন্ডিকেট ঋণ প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা থেকে ৮০ শতাংশ ওভারসাবস্ক্রাইবড হওয়ায় তা সিটি ব্যাংকের শক্তি এবং বিশ্বব্যাপী আর্থিক বাজারে তার গ্রহণযোগ্যতার চিত্র তুলে ধরে। শেখ মোহাম্মদ মারুফ আরও বলেন বর্তমান বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে ব্যাংকটির জন্য শক্তিশালী তারল্য নিশ্চিত করতে এবং আমাদের ক্লায়েন্টদের ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক প্রয়োজন মেটাতে আমরা এই ঋণসহ একাধিক উদ্যোগ নিয়েছি। সিটি ব্যাংকের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের জন্য এবং এই চুক্তিটি সম্পন্ন করতে সাহায্য করার জন্য আমি ব্যাংক মাস্কাটকে ধন্যবাদ জানাই। উল্লেখ্য সিটি ব্যাংক ২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো ব্যাংক মাস্কাট থেকে ২০ মিলিয়ন ইউরো সিন্ডিকেট ঋণ নিয়েছিল। যা ছিল কোনো ওমানি ব্যাংকের কাছ থেকে কোনো বাংলাদেশি ব্যাংকের নেওয়া এ ধরনের প্রথম ঋণ। ২০২০ সালে সিটি ব্যাংক ৩০ মিলিয়ন ডলার সিন্ডিকেটেড ঋণ গ্রহণ করে। ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি সম্পদের ব্যাংক মাস্কাট হলো ওমানের সালতানাতের সবচেয়ে বড় ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক। ৩৫ শতাংশ মার্কেট শেয়ারসহ এটি দেশটির শীর্ষস্থানীয় ব্যাংক। ব্যাংকটির বিশ্বব্যাপী ব্যাংকিং সম্পর্কের নেটওয়ার্ক বিস্তৃত যা ব্যবসা বাণিজ্যকে গতিশীল করতে গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাংকটি উপসাগরীয় অঞ্চল ইউরোপ যুক্তরাষ্ট্র এশিয়া এবং আফ্রিকাজুড়ে ঋণদাতাদের কাছ থেকে অনুকূল অর্থায়নের শর্তে তহবিল সংগ্রহে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/102.csv b/Bangla_fin_news_articles/102.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ebff3488c3a1e8f56579a870e5ffede299ca26f1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/102.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +102,ঈদ উপলক্ষে বেড়েছে মসলার ঝাঁজ,2022-07-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামী ১০ জুলাই দেশে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে বাজারে প্রায় সব ধরনের মসলার দাম বেড়েছে। শুক্রবার ১ জুলাই রাজধানীর কাওরান বাজার হাতিরপুল কাঁচা বাজার পলাশী বাজার কেল্লারমোড় বাজার এ চিত্র পাওয়া গেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৮১০ টাকা বেড়ে ৪৫ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অথচ গত সপ্তাহে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪০ টাকা বিক্রি হয়েছে। পেঁয়াজের এমন দাম বাড়ার বিষয়ে পলাশি বাজারের ব্যবসায়ী আব্বাস মিয়া জানান সামনে কোরবানির ঈদ। এই ঈদে পেঁয়াজের চাহিদা বেশি থাকে। এছাড়া বৃষ্টিতে পেঁয়াজ নষ্ট হওয়ার কারণেও দাম বেড়েছে। ..... কাওরান বাজারের একটি মসলার দোকান। ছবি ফরহাদ হোসেন ... . পেঁয়াজের পাশাপাশি অন্য মসলার দামও বেড়েছে। বাজারে রসুন ১২০১৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে যা গত সপ্তাহে ছিল ১০০১২০ টাকা। ১০০১৩০ টাকার আদা আজ ১৫০১৭০ টাকায় ৪০০ টাকার জিরা ৪৪০৪৭০ টাকায় ২২০২৪০ টাকার হলুদ গুড়া ২৫০৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শুকনা মসলার মধ্যে দারচিনি বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকা কেজি দরে। সেই সঙ্গে ধরনভেদে এলাচ বিক্রি হচ্ছে দুই হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা কেজি দরে। এছাড়া লবঙ্গ এক হাজার ৮০০ টাকা কিসমিস ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/103.csv b/Bangla_fin_news_articles/103.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..647a473a052eddb335fe870336f6928164d98c2c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/103.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +103,শনিবার ব্যাংক খোলা,2022-07-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,হজ ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে শনিবার ২ জুলাই সাপ্তাহিক ছুটির দিন ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বৃহস্পতিবার ৩০ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে। এতে বলা হয় হজ ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে হজ কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের প্রধান প্রধান শাখা জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে শনিবার পূর্ণ দিবস খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হলো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/104.csv b/Bangla_fin_news_articles/104.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..038c9f1fcb928791106049435373f0e4c27f2ad0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/104.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +104,কৃষকের ৩ হাজার কোটি টাকা প্রণোদনার মেয়াদ বৃদ্ধি,2022-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনায় সৃষ্ট আর্থিক সংকট মোকাবিলায় কৃষকদের জন্য ৩ হাজার কোটি টাকার বিশেষ পুনঃঅর্থায়ন স্কিম গঠন করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এ তহবিল থেকে ঋণ বিতরণের মেয়াদ চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত ছিল। ঋণ বিতরণের মেয়াদ আরো তিন মাস বাড়িয়ে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার ৩০ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি ঋণ বিভাগ এ তহবিলের মেয়াদ বৃদ্ধি করে একটি নির্দেশনা দিয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব এ তহবিল থেকে জামানতবিহীন ও সহজ শর্তে মাত্র ৪ শতাংশ সুদহারে ঋণ নিতে পারছেন কৃষকরা। তহবিলের আওতায় অংশগ্রহণকারী ব্যাংক নিজস্ব কৃষক ও গ্রাহক পর্যায়ে ঋণ বিতরণ করবে। ক্ষুদ্র প্রান্তিক ও বর্গাচাষিদের জন্য এককভাবে জামানতবিহীন সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা ঋণ পাবেন কৃষক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/105.csv b/Bangla_fin_news_articles/105.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..33356b7ea7147bb11f0310be99e25c28d9cd6c8c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/105.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +105,ঈদে পশুর হাটে জাল নোট যাচাই করবে ব্যাংক,2022-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসন্ন ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে কোরবানির পশুর স্থায়ী ও অস্থায়ী হাটে জাল নোট প্রতিরোধে বিনা খরচে নোট যাচাইয়ের সেবা দেবে ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংক এ সংক্রান্ত নির্দেশনা বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে পাঠিয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ নির্দেশনা পালন করতে বলা হয়েছে। গত বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।এতে বলা হয়েছে রাজধানীর উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অনুমোদিত পশুর হাটে জাল নোট শনাক্তকারী মেশিনের সহায়তায় অভিজ্ঞ ক্যাশ কর্মকর্তাদের দিয়ে হাট শুরুর দিন থেকে ঈদের আগের রাত পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিরতিহীনভাবে পশু ব্যবসায়ীদেরকে বিনা খরচে নোট যাচাই সংক্রান্ত সেবা দিতে হবে। হাটের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নাম পদবি ও মোবাইল নম্বরসহ ব্যাংকের সমন্বয়ক হিসেবে মনোনীত কর্মকর্তার নাম পদবি ও মোবাইল নম্বর আগামী ৪ জুলাইয়ের মধ্যে ইমেইলে পাঠাতে বলা হয়েছে।ঢাকার বাইরে সব জেলায় অনুমোদিত পশুর হাটগুলোতেও একই প্রক্রিয়ায় সেবা দিতে ব্যাংকের শাখাগুলোতে নির্দেশ দিতে বলা হয়েছে। যেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা নেই এমন জেলা সিটি করপোরেশন পৌরসভা ও থানার অনুমোদিত পশুর হাটে বিভিন্ন ব্যাংকের দায়িত্ব বণ্টনের জন্য সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের চেস্ট শাখাগুলোকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।বুথে নোট যাচাইকালে কোনো জাল নোট ধরা পড়লে জাল নোট ০১ পলিসি২০০৭১৯১ মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হাটে ব্যাংকের নাম ও তার সঙ্গে জাল নোট শনাক্তকরণ বুথের ব্যানার প্রদর্শন করতে হবে। জাল নোট শনাক্তে হাটে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তাকর্মচারীদের বিধি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় আর্থিক সুযোগসুবিধা দিতে হবে। পাশাপাশি কর্মীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান বিভিন্ন উৎসবকে সামনে রেখে বাজারে জাল নোটের ঘটনা বাড়ে। তাই ঈদকে সামনে রেখে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে জাল নোট প্রতিরোধ সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শন কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/106.csv b/Bangla_fin_news_articles/106.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1675bc6abea16815f9bb01b2b00b3185db6490a8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/106.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +106,বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা অর্থায়ন করছে বিশ্বব্যাংক,2022-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়নে ৫১ কোটি ৫০ লাখ ডলার অর্থায়ন করছে বিশ্বব্যাংক। দেশীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৪ হাজার ৪৮০ কোটি টাকা। এর মধ্যে দেড় কোটি ডলার অনুদান এবং বাকি ৫০ কোটি ডলার অর্থ ঋণ আকারে পাওয়া যাবে। বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন কর্মসূচিতে এই অর্থ ব্যয় করা হবে। এর ফলে প্রায় ৯০ লাখ মানুষ উপকৃত হবে বলে সংস্থাটি উল্লেখ করেছে।কর্মসূচির মাধ্যমে ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের পল্লী বিদ্যুতের ২৫টি সমিতির বিতরণ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন হবে। এর ফলে সিস্টেম লস প্রায় ২ শতাংশ কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের বিআরইবি সঞ্চালনের পরিমাণ ৬ হাজার ৭৯০ গিগাওয়াটে উন্নীত হবে।গতকাল বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্বব্যাংক উল্লেখ করেছে বুধবার এ লক্ষ্যে সরকারের সঙ্গে এক চুক্তি সই হয়েছে। সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন এবং বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ডানডান চ্যান চুক্তিতে সই করেন। কর্মসূচির আওতায় বিআরইবির মাধ্যমে ১৫০ মেগাওয়াট সোলার বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে। সেই সঙ্গে ৩১ হাজার কিলোমিটার সঞ্চালন লাইন স্থাপন এবং ২ লাখ মিটার স্থাপন করা হবে।সোলার প্যানেল ব্যবহারের ফলে বার্ষিক ৪১ হাজার ৪০০ টন কার্বন নিঃসারণ হ্রাস পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই অর্থায়নের মধ্যে ক্লিন টেকনোলজি ফান্ড টু সাপোর্ট বিইএসএসের ১ কোটি ৫০ লাখ ডলার অনুদান রয়েছে। বাকি ঋণের অর্থ পাঁচ বছর রেয়াতকালসহ ৩৫ বছরে পরিশোধ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/107.csv b/Bangla_fin_news_articles/107.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..56b98a3f0d230183ca86cb457f5b84c59f360dd9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/107.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +107,মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার কমালো,2022-06-30,বাসস,বাড়তে থাকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন কমিয়ে ১৪ দশমিক ১০ শতাংশ করা হয়েছে আগের মুদ্রানীতিতে যা ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ ছিল। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি সুদহার হিসেবে পরিচিত রেপো হার ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ৫ দশমিক ৫০ শতাংশ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ৩০ জুন ২০২২২৩ অর্থবছরের মুদ্রানীতি ঘোষণা করেন গভর্নর ফজলে কবির। গভর্নর বলেন মুদ্রানীতির প্রধান লক্ষ্য মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও রিজার্ভ ধরে রাখা। আর কর্মসংস্থানের জন্য আমরা জিডিপি প্রবৃদ্ধি চাই। বাংলাদেশ ব্যাংক স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নেয় এ ক্ষেত্রে সরকার বা মন্ত্রণালয় হস্তক্ষেপ করছে না। অর্থনীতির জন্য যা প্রয়োজন কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা বিবেচনায় নিয়েই বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেয় কারও চাপে পড়ে নয়। নীতি সুদহার বেড়ে যাওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ধার করতে ব্যাংকগুলোকে এখন বেশি সুদ দিতে হবে। এতে সস্তা টাকার দিন শেষ হয়ে আসবে বলে আশা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক যা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কাজে আসবে। আর আমদানি বিকল্প পণ্যের উৎপাদন বাড়াতে নতুন পুনঃঅর্থায়ন স্কিম চালুর ঘোষণা দিয়েছেন গভর্নর। পাশাপাশি বিলাস দ্রব্য যেমন বিদেশি ফল অশস্য খাদ্যপণ্য টিনজাত ও প্রক্রিয়াজাত পণ্যের আমদানি নিরুৎসাহিত করতে ৭৫ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত মার্জিন আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। এতে ডলারের ওপর চাপ কমবে যার বদৌলতে সুরক্ষিত রাখবে রিজার্ভ ও মুদ্রার বিনিময়হার। বাংলাদেশ ব্যাংকের সভাকক্ষে মুদ্রানীতি ঘোষণা অনুষ্ঠানে সকল ডেপুটি গভর্নর প্রধান অর্থনীতিবিদ ও নির্বাহী পরিচালকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/108.csv b/Bangla_fin_news_articles/108.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5135b1727f9c9ba386b62bd4d132f90d2c787bed --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/108.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +108,মূল্যস্ফীতি মোকাবিলা বড় চ্যালেঞ্জ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ,2022-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডলারের বাজার চড়া। গ্যাসের দাম ঊর্ধ্বমুখী। জ্বালানি তেল ও বিদ্যুতের দাম আরো বাড়বে। অন্য দিকে বন্যার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগও আসছে। এমন পরিস্থিতিতে উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে ২০২২২৩ অর্থবছরের জন্য মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আজ বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে নতুন এ মুদ্রানীতি ঘোষণা করবেন গভর্নর ফজলে কবির। বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর হেড অব বিএফআইইউ ও নির্বাহী পরিচালকরা উপস্থিত থাকবেন। গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আগে সাধারণত সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মুদ্রানীতি ঘোষণা করতেন। কিন্তু করোনার কারণে গত দুই বছর আনুষ্ঠানিকতা ছাড়া শুধু ওয়েবসাইটে মুদ্রানীতি প্রকাশ করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক আগে প্রতি ছয় মাসের আগাম মুদ্রানীতি ঘোষণা করলেও গত দুই অর্থবছর তা এক বছরের জন্য করা হয়। এবারের মুদ্রানীতি অনলাইনের পরিবর্তে সরাসরি ঘোষণা করবেন গভর্নর ফজলে কবির। বর্তমান গভর্নরের মেয়াদে এটি তার শেষ মুদ্রানীতি ঘোষণা। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জনের মধ্যে ভারসাম্য রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রানীতি প্রণয়ন ও প্রকাশ করে। দেশের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় মুদ্রানীতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ ঋণ মুদ্রা সরবরাহ অভ্যন্তরীণ সম্পদ বৈদেশিক সম্পদ কতটুকু বাড়বে বা কমবে এর একটি পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান সরকার ব্যাংক ঋণের সুদহার নির্ধারণ করে দিয়ে রেখেছে। ডলারের দামও ব্যাংকগুলোর কাছে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত বাজেটে সরকার ব্যাংক খাত থেকে ১ লাখ কোটি টাকার বেশি ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে। ফলে মুদ্রানীতিতে বৈচিত্র্য দেখানোর কিছু নেই। আগামী ২০২২২৩ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতিকে ৫ দশমিক ৬ শতাংশে রাখার কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। কিন্তু চলতি বছরের মে মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি গিয়ে ঠেকেছে ৭ দশমিক ৪২ শতাংশে। যা গত ৮ বছরের মধ্যে রেকর্ড। প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতি মেটাতে সরকার ব্যাংক ঋণে জোর দেবে। আগামী ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেটের ঘাটতি পূরণে ব্যাংক ১ লাখ ৬ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকার ব্যাংক ঋণ নেবে বলে লক্ষ্য ঠিক করছে সরকার। এই অঙ্ক চলতি অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২৯ হাজার ৮৮২ কোটি টাকার বেশি। চলতি অর্থবছরের বাজেটে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করা আছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী গত ১৪ জুন পর্যন্ত ব্যাংক থেকে সরকার নিট ৪১ হাজার ৪৪৪ কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। গত মে পর্যন্ত যা ছিল ৩২ হাজার ৬৫২ কোটি টাকা। এর মানে শেষ সময়ে এসে ঋণ দ্রুত হারে বাড়ছে। চলতি জুন পর্যন্ত বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ। গত এপ্রিল পর্যন্ত অর্জন হয়েছে ১২ দশমিক ৪৮ শতাংশ। সরকারিবেসরকারি মিলে জুন পর্যন্ত লক্ষ্যমাত্রা ১৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ এপ্রিল পর্যন্ত অর্জন হয়েছে ১৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ। কোভিড পরবর্তী দেশে এখন মূল্যস্ফীতি ও বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে বিভিন্ন প্রোগ্রামে বলছেন গভর্নর ফজলে কবির। এদিকে দিন দিন বাড়ছে মার্কিন ডলারের দাম। ফলে ডলারের বিপরীতে পতন হচ্ছে টাকার মান। মঙ্গলবারও বাড়ানো হয়েছে ৫ পয়সা। আগের দিন সোমবার বাড়ানো হয়েছিল ১০ পয়সা। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে সবশেষ মঙ্গলবার ডলার বিক্রি করেছে ৯২ টাকা ৯৫ পয়সা দরে। বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা মেটাতে চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে প্রায় ৭২২ কোটি ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর বিপরীতে বাজার থেকে তুলে নেওয়া হয় প্রায় ৬৫ হাজার কোটি টাকা। এতে করে ব্যাংকগুলোতে কিছুটা টাকার টানাটানি তৈরি হয়েছে। জানা গেছে গভর্নর হিসেবে ফজলে কবিরের মেয়াদ আগামী ৩ জুলাই শেষ হবে। ইতিমধ্যে নতুন গভর্নর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অর্থসচিব আব্দুর রউফ চৌধুরী। আগামী ৪ জুলাই নতুন গভর্নর হিসেবে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দাপ্তরিক প্রয়োজনে তিনি ১২ জুলাই গভর্নর হিসেবে যোগ দেবেন। ৪ তারিখের পর থেকে গভর্নরের রুটিন কাজগুলো করবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামাল। এ বিষয়ে শিগ্গিরই এক সিদ্ধান্ত আসবে বলে মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/109.csv b/Bangla_fin_news_articles/109.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9dff2f24ba96f14cc1367e23f21c401dd6163990 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/109.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +109,ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণের কিস্তি অর্ধেক দিলেই খেলাপি মুক্তি,2022-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা এনবিএফআইয়ের গ্রাহকদের খেলাপি থেকে মুক্তির বিশেষ সুবিধা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ঋণের কিস্তির ৫০ শতাংশ পরিশোধ করলে গ্রাহক ঋণ নিয়মিত করতে পারবেন। এক্ষেত্রে গ্রাহকের নগদ প্রবাহ নিবিড়ভাবে পর্যালোচনা করে এ সুবিধা দিতে বলা হয়েছে। সম্প্রতি কোভিড১৯এর সংক্রমণ পুনরায় বেড়ে যাওয়া এবং দেশের উত্তর ও উত্তরপূর্বাঞ্চলসহ বেশ কিছু জেলা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। গত মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এর আগে কোভিডের কারণে ২০২১ সালে ঋণের কিস্তির ন্যূনতম ২৫ শতাংশ পরিশোধ করে খেলাপি ঋণ থেকে মুক্ত হওয়ার সুযোগ দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে সম্প্রতি কোভিড১৯এর সংক্রমণ পুনরায় বেড়েছে এবং দেশের উত্তর ও উত্তরপূর্বাঞ্চলসহ বেশ কিছু জেলা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ ও লিজ শ্রেণীকরণ এবং আরোপিত সুদ বা মুনাফা আয় খাতে স্থানান্তর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ২০২২ হিসাববর্ষের প্রতি ত্রৈমাসিক সমাপনান্তে ঋণ লিজ বা বিনিয়োগ হিসাবের আদায়যোগ্য অর্থের নূ্যনতম ৫০ শতাংশ ত্রৈমাসিকের শেষ কর্মদিবসের মধ্যে আদায় হলে ঐ ঋণ অশ্রেণীকৃত বা খেলাপি মুক্ত দেখানো যাবে। তবে গ্রাহকের নগদ প্রবাহ নিবিড়ভাবে পর্যালোচনান্তে শুধু প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে সুবিধা দেওয়া যাবে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক চিহ্নিত বন্যাকবলিত অঞ্চলসমূহে সিএমএসএমই ও কৃষি খাতে বিতরণ করা ঋণের ক্ষেত্রে ২০২২ হিসাববর্ষের প্রতি ত্রৈমাসিক সমাপনান্তে আদায়যোগ্য অর্থের ন্যূনতম ৫০ শতাংশ ত্রৈমাসিকের শেষ কর্মদিবসের মধ্যে আদায় হয়ে থাকলে ঐ ঋণ বিরূপমানে শ্রেণীকরণ করা যাবে না। তবে গ্রাহকরা প্রকৃতই বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কি না তা আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ স্বীয় উদ্যোগে নিশ্চিত হবে। এ নির্দেশনার আওতায় সুবিধাপ্রাপ্ত ঋণ লিজ ও বিনিয়োগ হিসাব চলতি বছরের ১ এপ্রিল থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে দণ্ড সুদ বা অতিরিক্ত ফি ও চার্জ কমিশন যে নামেই অভিহিত করা হোক না কেন আরোপ করা যাবে না। প্রতি ত্রৈমাসিকের শেষ কর্মদিবসের মধ্যে কোনো ঋণ লিজ ও বিনিয়োগ গ্রহীতা এ নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত অর্থ পরিশোধে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট ঋণ লিজ বা বিনিয়োগ হিসাবের যথানিয়মে শ্রেণীকরণ করে সিআইবিতে রিপোর্ট করতে হবে। ঋণ হিসাবের আরোপিত সুদ বা মুনাফার প্রকৃত আদায় সাপেক্ষে আয় খাতে স্থানান্তর করা যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/11.csv b/Bangla_fin_news_articles/11.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1e8fb8426da8da6bf1fbe58ff891702d0f3b2547 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/11.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +11,টিসিবির পণ্য নিয়ে অনিয়ম করলে কঠোর ব্যবস্থা বাণিজ্যমন্ত্রী,2022-08-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি পণ্য বিক্রিতে কোনো ধরনের অনিয়ম ও কারসাজি হলে দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপ মুনশি। মঙ্গলবার ২ আগস্ট সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বাবর রোডে টিসিবির পণ্য বিক্রির কার্যক্রম উদ্বোধনের সময় এ কথা বলেন তিনি। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য বিক্রির এ কার্যক্রমে ডিলার বা জনপ্রতিনিধিদের কেউ অনিয়ম করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাণিজ্যমন্ত্রী জানান ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে ভর্তুকিমূল্যে এক কোটি পরিবারকে টিসিবির পণ্য দেওয়া হচ্ছে। কার্ডধারী ভোক্তা সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল দুই কেজি মসুর ডাল এক কেজি চিনি ও দুই কেজি পেঁয়াজ কিনতে পারবেন। তবে পেঁয়াজ বিক্রি হবে শুধু সিটি করপোরেশন এলাকা ও টিসিবির আঞ্চলিক কার্যালয় সংশ্লিষ্ট জেলাগুলোতে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/110.csv b/Bangla_fin_news_articles/110.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5eab8a2d7142f5fa61f1345ed3a269e81ebcc5fc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/110.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +110,লিফট আমদানি নিরুৎসাহিত করার উদ্যোগ দেশীয় শিল্পের বিকাশ ঘটাবে অর্থনীতিবিদদের অভিমত,2022-06-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,২০২২২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে লিফট বা এলিভেটর পণ্যের স্থানীয় শিল্পের বিকাশ ও প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ খাতে আমদানি নিরুৎসাহিত করতে এবং স্থানীয় শিল্পউদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে লিফট আমদানিতে শুল্কহার বাড়ানো হয়েছে। বিষয়টিকে দেশীয় শিল্পের জন্য খুবই ইতিবাচক বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনীতিবিশেষজ্ঞরা। তাদের অভিমত প্রস্তাবিত বাজেট দেশীয় শিল্পবান্ধব হয়েছে। অর্থনীতিবিদদের মতে সরকারের উদ্দেশ্য স্থানীয় শিল্পের বিকাশের স্বার্থে শুল্ক বাড়ানোর মাধ্যমে আমদানি নিরুৎসাহিত করা। এর ফলে লিফটের মতো ভারী শিল্পে বিপুল বিনিয়োগ আসবে। দেশে এ শিল্পের বিকাশ ও প্রসার ঘটবে। এতে একদিকে যেমন আমদানি ব্যয় হ্রাস পাবে অন্যদিকে স্থানীয় উৎপাদন ও কর্মসংস্থান বাড়বে। যা দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম হবে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল তার বাজেট বক্তব্যে জানিয়েছেন স্থানীয় শিল্পের বিকাশ এবং এ খাতের উদ্যোক্তাদের স্বার্থে লিফট আমদানিতে শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন দেশে লিফটের চাহিদা বাড়ছে। স্থানীয় উদ্যোক্তারা লিফট উৎপাদন শিল্পে অধিক হারে বিনিয়োগ শুরু করেছেন। অর্থমন্ত্রীর বক্তব্যে এ খাতের উদ্যোক্তাদের যথেষ্ঠ ইতিবাচক মনে হয়েছে। এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন সিদ্দিকী বলেন যে কোনো দেশের অগ্রগতির ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হলে তাকে অবশ্যই ডোমেস্টিক উৎপাদনকে উৎসাহিত করতে হবে। আপনি শুরু থেকেই যদি দেশীয় ইনফ্যান্ট ইন্ডাস্ট্রিকে কম্পিটিশনের মধ্যে ছেড়ে দেন তাহলে সে কিন্তু শুরুতেই ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই তাকে শুরুতে অনেক বেশি সুযোগ দিতে হবে এবং সে যাতে উঠে দাঁড়াতে পারে এজন্য সরকারকে সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। এ খাতের দেশীয় একটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন তারা আমাদের দেশের জন্য বাইরে থেকে যেমন সুনাম বয়ে আনছে তেমনিভাবে দেশের স্বনির্ভরতা বাড়াচ্ছে। আর এ স্বনির্ভরতাই বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন। দেশীয় উৎপাদকদের সুবিধা দেওয়ার বিষয়টি অবশ্যই আমাদের জন্য একটা ইতিবাচক দিক। অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলিকুজ্জামান বলেন প্রস্তাবিত বাজেটে দেশের ভেতর যেসব পণ্য উৎপাদন করা যায় সেগুলো বিদেশ থেকে আনা নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। এতে দেশীয় কোম্পানি বা উদ্যোক্তারা সুবিধা পাবে। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বর্ধিত হবে। এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকতে পারে। আমরা একে ইতিবাচক হিসেবে দেখি। এনবিআরএর সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ বলেন দেশীয় শিল্প বিকাশে সরকার কর্তৃক এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়। শিল্পায়নের বিকাশে এটি কার্যকর ভূমিকা পালন করে পাশাপাশি মেড ইন বাংলাদেশ বুস্টআপ হয়। তার মতে এক্ষেত্রে আমাদের দায়বদ্ধতা যেমন বাড়ে তেমনই দেশে উদ্যোক্তা তৈরি হয়। জানা গেছে দেশে লিফটের বিপুল চাহিদা রয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর সূত্রমতে করোনার মধ্যেও ২০২০ সালে ৭০৭ কোটি টাকার লিফট আমদানি হয়েছে। ২০২১ সালে এ খাতে আমদানির পরিমাণ ৮৮৫ কোটি টাকা। খাত সংশ্লিষ্টদের মতে বর্তমানে দেশে লিফটের বাজার ১২০০ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ প্রতি বছর এ খাতের। প্রবৃদ্ধি ২০ শতাংশেরও বেশি। আমদানির মাধ্যমে লিফটের স্থানীয় চাহিদা মেটানোয় বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় হচ্ছে। অন্যদিকে আমদানি লাভজনক হওয়ায় সেদিকেই ঝুঁকছেন এ খাতের ব্যবসায়ীরা। বিপরীতে গিয়ে দুএকটি প্রতিষ্ঠান দেশে লিফট উৎপাদন প্ল্যান্ট গড়ে তুলেছে। বর্তমানে দেশে উৎপাদিত লিফট দিয়ে সব চাহিদা মেটানোর যথেষ্ঠ সক্ষমতা রয়েছে। ইউরোপীয় প্রযুক্তিতে বাংলাদেশে তৈরি লিফট আমদানিকৃত লিফটের চেয়ে মানে অনেক উন্নত। তাছাড়া বর্তমানে দেশের গৃহায়ন শিল্প ব্যাপক প্রসার লাভ করেছে। মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটায় এ খাতে লিফটের চাহিদা আরও বাড়বে। সুতরাং লিফটের ক্ষেত্রে দেশ আমদানি নির্ভর হলে তা মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে। দেশে উৎপাদন বাড়লে লিফট সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে। পাশাপাশি পুরাতন স্থাপনাগুলোতে সহজেই লিফট সংক্রান্ত সেবা দেয়া সহজ হবে। সবদিক বিবেচনায় সরকারের এ সিদ্ধান্ত দেশীয় শিল্প ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য খুবই ইতিবাচক। বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৫০ বছর পার করেছে। প্রয়োজনীয় পণ্য উৎপাদনে স্বাবলম্বী হওয়ার এখনই উপযুক্ত সময়। সংশ্লিষ্টদের মতে এর আগে ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য খাতে আমদানি শুল্ক বাড়ানো এবং স্থানীয় উৎপাদকদের সুবিধা দেয়ায় দেশে রেফ্রিজারেটর এয়ার কন্ডিশনার টেলিভিশন ল্যাপটপকম্পিউটার মোবাইল ফোন ইত্যাদি শিল্পের অভূতপূর্ব বিকাশ ঘটেছে। অনেক দেশীয় ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে কারখানা স্থাপন করেছে। এসব পণ্যের উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ। এমনকি দেশে উৎপাদিত পণ্য দিয়ে স্থানীয় চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি এ খাতে রপ্তানি আয় বাড়ছে। তৈরি পোশাকের মতো ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য শিল্প রপ্তানি আয়ের অন্যতম সম্ভাবনাময় খাত হয়ে উঠেছে। তাদের মতে লিফটেও একই রকম সুবিধা দেয়ায় দেশীয় ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো স্থানীয় উৎপাদনে আগ্রহী হবে। ফলে এ খাতে বড় বিনিয়োগ আসবে। যা বিপুল কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে এবং আমদানি ব্যয় হ্রাস এবং কর্মসংস্থান বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশীয় অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে নতুন মাত্রা যোগ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/111.csv b/Bangla_fin_news_articles/111.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..52f7f70541598da3f11fd81b50a87c0d02b0fe02 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/111.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +111,পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে ১৭টি অর্থনৈতিক অঞ্চলে মহাপরিকল্পনা বেজার,2022-06-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পদ্মা সেতু চালু হওয়ার মাধ্যমে যোগাযোগের নতুন দ্বার খুলেছে দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার। এ সেতু সংযুক্ত হবে এশিয়ান হাইওয়ের সঙ্গে যার মাধ্যমে উক্ত এলাকার শিল্পায়নের এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন। পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বেজা ঢাকা খুলনা ও বরিশাল বিভাগে ১৭টি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এ প্রসঙ্গে বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন বলেন মোংলায় বাস্তবায়নাধীন দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চলে খুব শিগ্গিরই শিল্প নির্মাণ কাজ শুরু হবে। এছাড়া পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়িত হবে গোপালগঞ্জ খুলনা মাদারীপুর সাতক্ষীরা ও কুষ্টিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল যা সমগ্র দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বেজা সূত্রে জানা যায় বাগেরহাট জেলার মোংলা উপজেলায় ২০৫ একর জমি নিয়ে মোংলা বন্দরসংলগ্ন এলাকায় মোংলা অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করা হয়েছে। বেজা কর্তৃক মোংলা অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রশাসনিক ভবন সীমানা প্রাচীর ব্রিজ সংযোগ সড়ক ৩৩১১ কেভিএ সাবস্টেশন ও সুপেয় পানি সরবরাহ লাইন নির্মাণ করা হয়েছে। অর্থনৈতিক অঞ্চলটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্বের পিপিপি ভিত্তিতে। এ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ইতিমধ্যে তিনটি শিল্প নির্মাণে জমি বরাদ্দে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। মোংলা অর্থনৈতিক অঞ্চলের পাশে প্রায় ১০৫ একর জমি নিয়ে স্থাপন করা হচ্ছে আরেকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল যা জিটুজি ভিত্তিতে ভারত সরকার কর্তৃক নিযুক্ত ডেভেলপার কর্তৃক নির্মাণ করা হবে। এছাড়া বাগেরহাট জেলায় সুন্দরবন সংলগ্ন ১ হাজার ৫৪৬ একর জমি নিয়ে একটি ট্যুরিজম পার্ক স্থাপনেরও পরিকল্পনা রয়েছে বেজার। বেজা সূত্রে জানা যায় শরীয়তপুর জেলার জাজিরা ও গোসাইরহাট উপজেলায় দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনে বেজা গভর্নিং বোর্ডের অনুমোদন রয়েছে। মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলায় ১১২৫ একর জমির ওপর অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে নীতিগত সিদ্ধান্ত রয়েছে। এছাড়া ফরিদপুর জেলার সদর উপজেলায় আনুমানিক ৮৮৮ একর জমি নিয়ে একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে সিদ্ধান্ত রয়েছে। গোপালগঞ্জ জেলার কোটালিপাড়া উপজেলায় প্রায় ২০০ একর জমির ওপর একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে ইতিমধ্যে সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কাজ শেষ করা হয়েছে। খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা উপজেলায় প্রায় ২০৮ একর জমির ওপর একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। এছাড়া খুলনা জেলার তেরখাদা উপজেলার প্রস্তাবিত ৫০৯ একর জমি নিয়ে আরেকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে গভর্নিং বোর্ডের সিদ্ধান্ত রয়েছে। মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলায় প্রায় ২০৫ একর জমিতে এবং সাতক্ষীরা জেলার সদর উপজেলার প্রায় ২০৬ একর জমিতে অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কাজ হাতে নিয়েছে বেজা। এছাড়া বরিশাল জেলার আগৈলঝড়া উপজেলায় অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কাজ শেষ হয়েছে ও হিজলা উপজেলায় চরমেঘায় ১ হাজার ৭২৯ একর জমি নিয়ে একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের অনুমোদন রয়েছে। ভোলা জেলায় ভোলা সদর উপজেলাধীন ২০৮ একর জমির নিয়ে একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। বেজার কর্মকর্তারা জানান কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামাড়া উপজেলায় ৩৮২ একর জমির উপর নির্মিত হবে কুষ্টিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল। কুষ্টিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কাজ চলমান রয়েছে। কুষ্টিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে বেজা ইতিমধ্যে ৩৮২ একর জমির মালিকানা গ্রহণ করেছে। এছাড়া ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলায় মাওয়ার সন্নিকটে প্রায় ৮০০ একর জমি নিয়ে অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে ডিপিপি প্রস্ত্তত করা হয়েছে এ সকল উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ বিশেষ করে দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের পরিকল্পিত শিল্পায়নকে আরো ত্বরান্বিত করবে বলে বেজার কর্মকর্তারা আশা প্রকাশ করছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/112.csv b/Bangla_fin_news_articles/112.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0bdced27976a83e0a69ece381fb48da60da9df94 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/112.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +112,দুর্গম সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে বিজিবির ত্রাণ তৎপরতা,2022-06-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় জনগোষ্ঠীর প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী বিতরণ ও জরুরি চিকিৎসাসেবা দিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবি গতকাল মঙ্গলবার বিজিবির জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের তত্ত্বাবধানে জকিগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী লক্ষ্মীবাজার বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকার গড়ের গ্রাম মাঝের গ্রাম জামদহর শেরুলবাগ ও উজিরপুর গ্রামের বন্যাদুর্গত ১০০টি পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে এ সময় বিজিবির সরাইল রিজিয়ন সদর দপ্তরের রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম উপস্থিত থেকে বন্যাদুর্গত অসহায় পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেন এছাড়া জকিগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী সুপ্রাকান্দি সোনাপুর গদাধর পিআইপুর বড়পাথর পীরনগর ও কাদিরপুর গ্রামের বন্যাদুর্গত ১০০টি পরিবারকে এবং জৈন্তাপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী ঘিলাতৈল ও গোয়ালাবাড়ী গ্রামের বন্যাদুর্গত ৫০টি পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে অপরদিকে সুনামগঞ্জে ২৮ ব্যাটালিয়নের তত্ত্বাবধানে মধ্যনগর উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের দুর্গম সীমান্তবর্তী মাটিরাবন বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকার কোনাপাড়া লক্ষ্মীপুর মাটিরাবন কড়ইবাড়ী শ্রীপুর কোয়ালতাপাড়া নওয়াবপুর ও গোলগাঁও এলাকার ১৫০টি পরিবার এবং বাঙ্গালভিটা বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকার বাঁকাতলা কান্দাপাড়া কচুয়াছড়া মাঝেরছড়া ও বাঙ্গালভিটা গ্রামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১৫০টি পরিবারসহ ৩০০টি পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে এছাড়া সুনামগঞ্জ ব্যাটালিয়নের ১ নম্বর জিপি গেটে বন্যার্তদের মধ্যে ৩০০ বোতল বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করা হয়েছে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/113.csv b/Bangla_fin_news_articles/113.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..46af23afddffa07ee0f391b6832277fc56ff5225 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/113.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +113,গাড়ি আমদানিতে মোংলা বন্দরের রেকর্ড,2022-06-28,বাগেরহাট প্রতিনিধি,চলতি অর্থ বছরে গাড়ি আমদানিতে সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়েছে মোংলা বন্দর। বিগত বছরের তুলনায় সব রেকর্ড ভেঙ্গে যা চট্টগ্রাম বন্দরকেও ছাড়িয়ে গেছে। চলতি ২০২১২২ অর্থ বছরে মোংলা বন্দরে গাড়ি আমদানি হয়েছে ২০ হাজার ৮০৮ টি। যা এ যাবত সর্বকালের সর্বোচ্চ। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও প্রচেষ্টায় ২০০৯ সালে ৮ হাজার ৯০৯টি গাড়ি দিয়ে মোংলা বন্দরের মাধ্যমে গাড়ি আমদানি শুরু হয়। এরপর ধারাবাহিকভাবে গাড়ি আমদানি বাড়তে থাকে। চলতি অর্থ বছর শেষ হবার আগেই গাড়ি আমদানিতে সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়েছে মোংলা বন্দর। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক ট্রাফিক মোস্তফা কামাল বলেন চলতি অর্থ বছরে দেশে গাড়ি আমদানির ৬০ শতাংশ হয়েছে মোংলা বন্দর দিয়ে। আর চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি হয়েছে ৪০ শতাংশ। চলতি ২০২১২২ অর্থ বছরে দেশের প্রধান দুটি আন্তর্জাতিক সমুদ্র বন্দরের মাধ্যমে গাড়ি আমদানি হয়েছে সর্বমোট ৩৪ হাজার ৭৮৩ টি। এরমধ্যে মোংলা বন্দরের মাধ্যমে হয়েছে ২০ হাজার ৮০৮ এবং চট্টগ্রাম বন্দরের আমদানি হয়েছে ১৩ হাজার ৯১৩টি গাড়ী। বিগত অর্থ বছরগুলোর তুলনায় এটাই সর্বোচ্চ রেকর্ড বলেও জানান তিনি। ..... ... . মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা বলেন মোংলা বন্দরের মাধ্যমে গাড়ি আমদানি ক্রমেই বেড়ে চলছে। আমদানিকারকদের বন্দর কর্তৃপক্ষ থেকে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা স্বল্প সময়ের মধ্যে মোংলা বন্দর থেকে গাড়ী খালাস আমদানিকৃত গাড়ী রাখার জন্য উন্নতমানের শেড ও ইয়ার্ড নির্মাণ এবং আমদানিকৃত গাড়ির নিরাপত্তা নিশ্চিত করণে সার্বক্ষণিক টহল ও সিসি ক্যামেরায় মনিটরিং ব্যবস্থা রাখায় সময় ও অর্থ সেভ হওয়ার কারণে আমদানিকারকরা এই বন্দরকে বেঁছে নিয়েছেন। এখন পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় ব্যবসায়ীদের আরও সুযোগ তৈরি হয়েছে। তিনি আরও জানান মাত্র ১৭০ কিলোমিটার দূরে রাজধানী ঢাকার সব থেকে কাছের মোংলা বন্দর দিয়ে ব্যবসায়ীরা গাড়ি আমদানি করে দ্রুতই সড়ক পথে মাত্র সাড়ে ৩ ঘণ্টায় গাড়ি নিয়ে ঢাকায় পৌঁছাতে পারছেন। এতে করে ব্যাপক লাভবান হবেন আমদানিকারকরা। সড়ক ব্যবস্থার আরো উন্নতি হওয়ায় গাড়ি আমদানি বৃদ্ধিসহ মোংলা বন্দরের মাধ্যমে দেশের আমদানিরপ্তানি বাণিজ্যে ব্যাপক কর্মযজ্ঞের সৃষ্টি হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/114.csv b/Bangla_fin_news_articles/114.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d8cf519aa57e0a5cdba904d8869061b696fe8c6d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/114.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +114,২৮০ কোটি টাকা ঋণ পাচ্ছেন ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা,2022-06-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সহায়তা তহবিল থেকে ঋণ বিতরণের জন্য ২৮০ কোটি টাকা ছাড়করণ দিচ্ছে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ আইসিবি। এমন নির্দেশনা দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক মো. লুত্ফুল হায়দার পাশার স্বাক্ষরিত একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের আইসিবি ব্যবস্থাপনা পরিচালককে। চিঠিতে বলা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে প্রণোদনা স্কিমের আওতায় আইসিবির মাধ্যমে বিতরণকৃত ঋণের সুদ ও আসল হিসেবে আদায়কৃত অর্থ পুনঃব্যবহারের বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের এর সম্মতি এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের নির্দেশনা ও এ বিষয়ে গঠিত তদারকি কমিটির উপর্যুক্ত পত্রের মাধ্যমে প্রদত্ত সুপারিশের প্রেক্ষিতে পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সহায়তা তহবিল থেকে ২৮০ কোটি টাকা আপনাদের অনুকূলে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেডের প্রিন্সিপাল শাখায় রক্ষিত এবং পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সহায়তা তহবিল২ শিরোনামে পরিচালিত এসএনডি হিসাব থেকে এ ছাড় করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এ অর্থ ব্যবহার এবং ফেরত প্রদানে এতদ্বিষয়ক সরকারি নির্দেশনা তথা নীতিমালা এবং বিএসইসি আইসিবি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকে উল্লেখিত নির্দেশনা অনুসরণীয় হবে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চিঠির প্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/115.csv b/Bangla_fin_news_articles/115.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ba925036987bc8b00fdce2e5c342c636bb35516e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/115.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +115,কাল থেকে মিলবে নতুন টাকার নোট,2022-06-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে আগামীকাল বুধবার থেকে বাজারে নতুন টাকার নোট ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক। গ্রাহকরা যেন ভোগান্তি ছাড়াই নতুন টাকার নোট সংগ্রহ করতে পারেন সে লক্ষ্যে সরকারিবেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংকের শাখাগুলো থেকে এ টাকা ছাড় করা হবে। তবে একই ব্যক্তি একবারের বেশি নতুন টাকার নোট নিতে পারবেন না। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায় ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ২৯ জুন হতে ৭ জুলাই পর্যন্ত সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত ঢাকা অঞ্চলের বিভিন্ন তফসিলি ব্যাংকের শাখাসমূহের মাধ্যমে ১০ ২০ ও ১০০ টাকা মূল্যমানের নতুন নোট বিশেষ ব্যবস্হায় বিনিময় করা হবে। এক ব্যক্তির একাধিকবার নোট উত্তোলনের সুযোগ না থাকলেও কোনো ব্যক্তি চাইলে কাউন্টার থেকে মূল্যমান নির্বিশেষে যে কোনো পরিমাণ ধাতব মুদ্রা নিতে পারবেন। এনসিসি ব্যাংক যাত্রাবাড়ী শাখা জনতা ব্যাংক আব্দুল গণি রোড করপোরেট শাখা অগ্রণী ব্যাংক জাতীয় প্রেস ক্লাব করপোরেট শাখা গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক মিরপুর শাখা সাউথইস্ট ব্যাংক কারওয়ান বাজার শাখা সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক বসুন্ধরা সিটি পান্থপথ শাখা উত্তরা ব্যাংক চকবাজার শাখা সোনালী ব্যাংক রমনা করপোরেট শাখা ঢাকা ব্যাংক উত্তরা শাখা আইএফআইসি ব্যাংক গুলশান শাখা ন্যাশনাল ব্যাংক মহাখালী শাখা ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক মোহাম্মদপুর শাখা রূপালী ব্যাংক রাজারবাগ শাখা পূবালী ব্যাংক সদরঘাট শাখা সাউথইস্ট ব্যাংক কাকরাইল শাখা ওয়ান ব্যাংক বাসাবো শাখা ব্র্যাক ব্যাংক শ্যামলী শাখায় পাওয়া যাবে নতুন নোট। এছাড়া দক্ষিণখানের ডাচবাংলা ব্যাংক এসএমই অ্যান্ড এগ্রিকালচার শাখা ব্যাংক এশিয়ার বনানী১১ শাখা ব্যাংক এশিয়া ধানমন্ডি শাখা দি সিটি ব্যাংক বেগম রোকেয়া সরণী শাখা আলআরাফাহ ইসলামী ব্যাংক নন্দীপাড়া শাখা প্রাইম ব্যাংক এলিফেন্ট রোড শাখা সোনালী ব্যাংক জাতীয় সংসদ ভবন শাখা এবি ব্যাংক প্রগতি সরণি শাখা আইএফআইসি ব্যাংক শাহজালাল অ্যাভিনিউ শাখা উত্তরা প্রিমিয়ার ব্যাংক বসুন্ধরা শাখা অগ্রণী ব্যাংক রামপুরা টিভি শাখা জনতা ব্যাংক কচুক্ষেত করপোরেট শাখা সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ফরেন এক্সচেঞ্জ শাখা প্রিমিয়ার ব্যাংক বনানী শাখা ডাচবাংলা ব্যাংক নিউমার্কেট শাখা। একইসঙ্গে রূপালী ব্যাংক স্হানীয় কার্যালয় মার্কেন্টাইল ব্যাংক নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখা এক্সিম ব্যাংক নারায়ণগঞ্জের শিমরাইল শাখা ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ গাজীপুর চৌরাস্তা শাখা ইউসিবিএল ব্যাংক গাজীপুর চৌরাস্তা শাখা উত্তরা ব্যাংক সাভার শাখা মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক সাভার শাখা এবং ট্রাস্ট ব্যাংক কেরানীগঞ্জ শাখা থেকে গ্রাহকেরা নতুন টাকার নোট উত্তোলন করতে পারবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/116.csv b/Bangla_fin_news_articles/116.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..85104dc1d56a8c7d9bb008ec22346eb6a4676223 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/116.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +116,বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ঋণ দেওয়ার নির্দেশ,2022-06-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের উত্তর ও উত্তরপূর্বাঞ্চলে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ঋণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। করোনাকালে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের জন্য গঠিত ৩ হাজার কোটি টাকার বিশেষ তহবিলের অব্যবহৃত স্থিতির ন্যূনতম ৪০ শতাংশ অর্থ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ঋণ হিসেবে দিতে বলা হয়েছে। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি ঋণ বিভাগ এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করেছে। সার্কুলারে বলা হয় দেশের বন্যাকবলিত এলাকা সিলেট সুনামগঞ্জ মৌলভীবাজার হবিগঞ্জ কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনার পাশাপাশি দেশের উত্তরাঞ্চলে বন্যাকবলিত শেরপুর জামালপুর রংপুর লালমনিরহাট কুড়িগ্রাম এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক চিহ্নিত জেলাসমূহের জন্য এ ঋণ প্রযোজ্য হবে। গ্রাহক পর্যায়ে ৪ শতাংশ সুদহারে কৃষি ঋণ বিতরণের জন্য গঠিত ৩ হাজার কোটি টাকার বিশেষ তহবিলের আওতায় বরাদ্দপ্রাপ্ত ব্যাংকসমূহ কর্তৃক তাদের অব্যবহৃত স্থিতির ন্যূনতম ৪০ শতাংশ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত জেলাসমূহে বিতরণ নিশ্চিত করতে হবে। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত বছর কৃষি খাতের জন্য নতুন করে ৩ হাজার কোটি টাকার বিশেষ প্রণোদনামূলক পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তহবিলের আওতায় কৃষক ব্যাংক থেকে ৪ শতাংশ সুদহারে ঋণ নিতে পারবেন। করোনায় অর্থনৈতিক মন্দা থেকে কৃষকদের রক্ষা করতে কৃষি খাতে বিশেষ প্রণোদনামূলক পুনঃঅর্থায়ন স্কিম দ্বিতীয় পর্যায় নামে এ তহবিল গঠন করা হয়। এ প্যাকেজ থেকে ব্যাংকগুলো ১ শতাংশ সুদে তহবিল পাবে আরো ৩ শতাংশ বাড়তি নিয়ে তারা ঋণ বিতরণ করতে পারবে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/117.csv b/Bangla_fin_news_articles/117.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b8b5ce856a78dc60ee53b2e4cc553c0e1846e52d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/117.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +117,সেলেক্সট্রার পণ্য নগদ দিয়ে কিনলেই ক্যাশব্যাক,2022-06-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সেলেক্সট্রা শপ থেকে যেকোনো ব্র্যান্ডের পণ্য কিনে এমএফএস সেবা নগদ দিয়ে মূল্য পরিশোধ করলেই মিলছে ১০ শতাংশ ক্যাশব্যাক। যা একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ ১ হাজার ৫০০ টাকা পাবেন। অফারটি চলবে কোরবানি ঈদের আগের রাত পর্যন্ত। অফার অনুযায়ী ক্রেতারা সেলেক্সট্রার ..... .. সাইট থেকে মটোরোলার বিভিন্ন মডেলের স্মার্টফোন লাইফ স্টাইল পণ্য হেডফোন এয়ারবাডস ভার্ভবাডস ইয়ারফোন স্পিকার ইত্যাদি লেনোভো ট্যাব রিয়েলমির টেক লাইফ ব্র্যান্ড ডিজোর লাইফ স্টাইল পণ্য অ্যামাজফিটের স্মার্ট ঘড়ি ইত্যাদি কিনে নগদের মাধ্যমে মূল্য পরিশোধ করলে ক্রেতারা এ ক্যাশব্যাক পাবেন। উল্লেখ্য সেলেক্সট্রা লিমিটেড বাংলাদেশে মটোরোলা এবং ডিজোর ন্যাশনাল পার্টনার। মটোরোলা ছাড়াও অন্যান্য ব্র্যান্ডের পণ্য পাওয়া যাচ্ছে এখানে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/118.csv b/Bangla_fin_news_articles/118.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..26cc7f60dbcde806ddec2a2e0d0ba4f2fae6dd6d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/118.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +118,চালের আমদানি শুল্ক কমানো হলো,2022-06-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দাম স্হিতিশীল রাখতে আগামী চার মাসের জন্য চালের আমদানি শুল্ক কমিয়েছে সরকার চালের আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে শূন্য করা হয়েছে এর পাশাপাশি নিয়ন্ত্রকমূলক শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে নামিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে এর ফলে চাল আমদানিতে মোট করভার ৬২ শতাংশ থেকে কমে ২৫ শতাংশে নামলসম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর এসংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে নতুন শুল্ক ছাড়ের মেয়াদ আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বহাল থাকবে তবে এর জন্য শর্ত জুড়ে দিয়ে এনবিআর উল্লেখ করেছে এই শুল্ক ছাড়ের অনুমোদন পেতে আমদানিকারককে অবশ্যই খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিতে হবে চালের দাম স্থিতিশীল রাখতে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে এনবিআর শুল্ক কমিয়েছেউল্লেখ্য বোরো ধান ওঠার পরও চালের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে চালের দাম এভাবে বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি সরকারও অস্বাভাবিক হিসেবেই দেখছে সম্প্রতি বিভিন্ন চালকল ও বাজারে সরকার অভিযানও চালাচ্ছে গত বছরের শেষ ভাগ থেকে জ্বালানির মূল্য বেড়ে যাওয়ার পর থেকেই নিত্যপণ্যের দাম বাড়তে শুরু করে এরপর চলতি বছরের মে মাসে হঠাৎ বেড়ে যায় সয়াবিনসহ ভোজ্যতেলের দামআশা করা হয়েছিল বোরো মৌসুমে চালের দাম কম হবে তবে বোরো মৌসুমের চাল বাজারে আসা শুরু করতেই দেশের প্রধান এই খাদ্যশস্যের দাম বাড়তে শুরু করে এবার বোরো মৌসুমের শুরুতে হাওরে আগাম পানি এসে কিছু ধান নষ্ট হয়েছেএ ছাড়া ঘূর্ণিঝড় অশনির কারণে সারা দেশে ব্যাপক বৃষ্টি পাকা ধানের ক্ষতি করেছে তাছাড়া রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের জেরেও গমের দাম বাড়ছে সারা বিশ্বেই ভোগ্যপণ্যের দাম বেড়েছে এর প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশের বাজারেও \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/119.csv b/Bangla_fin_news_articles/119.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..93998cb0540023235097d99273c26eb38acfd98d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/119.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +119,সয়াবিন তেলের দাম কমলো,2022-06-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম কমিয়ে আবারও নতুন দাম নির্ধারণ করেছে ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন। এখন থেকে ৬ টাকা কমে ১৯৯ টাকায় বিক্রি হবে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল। রবিবার ২৬ জুন সংগঠনের নির্বাহী কর্মকর্তা নূরুল ইসলাম মোল্লা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সোমবার ২৭ জুন থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে। নতুন দাম অনুযায়ী খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৮০ টাকা বোতলজাত সয়াবিন ১৯৯ টাকা পাঁচ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ৯৮০ টাকায় বিক্রি করা হবে। এর আগে সর্বশেষ গত ৯ জুন সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৭ টাকা বাড়িয়ে ২০৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এর আগে গত ৫ মে সয়াবিন তেলের দাম ৩৮ টাকা বেড়ে ১৯৮ টাকা হয়েছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/12.csv b/Bangla_fin_news_articles/12.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f24424f52c704c3f500e12ec410b55f26fbc8c7f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/12.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +12,অনিবাসী বৈদেশিক মুদ্রা জমা হিসাবের সুদ হার নির্ধারণ,2022-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অনিবাসী বৈদেশিক মুদ্রা জমা হিসাবের বার্ষিক সুদ হার নির্ধারণ করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে অনিবাসীরা এসব হিসাবে অর্থ জমা রাখলে বিভিন্ন মেয়াদে ৪ থেকে ৫ শতাংশ সুদ মিলবে। গতকাল সোমবার ১ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে এখন থেকে অনিবাসী বৈদেশিক মুদ্রার হিসাবে এক থেকে তিন বছর পর্যন্ত অর্থ জমা রাখলে বেঞ্চমার্ক রেফারেন্স রেটের সঙ্গে ২ দশমিক ২৫ শতাংশ সুদ হার প্রযোজ্য হবে। তিন থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত বেঞ্চমার্ক রেফারেন্স রেটের সঙ্গে ৩ দশমিক ২৫ শতাংশ সুদ হার প্রযোজ্য হবে। জানা গেছে এখন বেঞ্চমার্ক রেফারেন্স রেট ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এর আগে বৈদেশিক মুদ্রায় ডিপোজিট বাড়াতে ১৭ জুলাই ইউরোকারেন্সি রেট প্রত্যাহার করে সার্কুলার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সংকটের কারণে লাগামহীনভাবে বাড়ছে ডলারের দাম। কমছে টাকার মান। এখন আমদানির জন্য দেশের ব্যাংকগুলোতে ১০০ টাকার নিচে ডলার পাওয়া যাচ্ছে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ১০৭ থেকে ১০৯ টাকায় ডলার কিনে আমদানি দায় মেটাতে হচ্ছে। রেমিট্যান্সের জন্যও ব্যাংকগুলোকে সর্বোচ্চ ১০৮ টাকা দরে ডলার কিনতে হচ্ছে। খোলাবাজারেও দর বেড়ে ১০৯ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে কয়েক দিন আগে যা ১১২ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। বৈদেশিক মূদ্রার ব্যয় কমাতে এরই মধ্যে বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়েছে সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/120.csv b/Bangla_fin_news_articles/120.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3a7fbd6cbbf7d6e0e4529387253f8bd0822e02cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/120.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +120,তেলের দাম নিয়ে সুখবর দিলেন বাণিজ্য সচিব,2022-06-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলের দাম কমায় আগামী দুই এক দিনের মধ্যে দেশের বাজারে তেলের দাম কমতে পারে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ। রবিবার ২৬ জুন সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার দ্বাদশ মিনিস্টিরিয়াল কনফারেন্স উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। সচিব বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিনের দাম কমে গেছে। আগামী দু এক দিনের মধ্যে একটা সুখবর আসতে পারে। আশা করছি তেলের দাম কমবে। এখন সেই হিসেব নিকেশ করা হচ্ছে। ট্যারিফ কমিশন তেল রিফাইনারি শিল্প প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বৈঠক করে আমাদেরকে জানালে তারপর আমরা জানাতে পারবো কত টাকা কমবে। তবে তেলের দাম কমবে। ... আমাদের পর্যটনশিল্প ... আমাদের পর্যটনশিল্প ...আমাদের পর্যটনশিল্প সচিব বলেন এই তেলটা আমাদের আসে প্যারাগুয়ে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা থেকে। সেখান থেকে তেল আসতে কমপক্ষে ৪৫ থেকে ৬০ দিন লেগে যায়। এখানে যে সময়ের গ্যাপ রয়েছে তাই চাইলেও দেশের বাজারে তাৎক্ষণিক দাম কমানো যায় না। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে তবে দেশে আবার ডলারের দামও বেড়েছে সেটাও মাথায় রাখতে হবে। এই দুইটি বিষয় সমন্বয় করে দাম নির্ধারণ করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/121.csv b/Bangla_fin_news_articles/121.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6d91329665915d1c026efef4d201b27abb10bdbf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/121.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +121,আজ ব্যাংক খোলা,2022-06-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,হজ কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখা শনিবার ২৫ জুন ছুটির দিনেও খোলা রয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংক এক নির্দেশনায় জানিয়েছে হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে শনিবার ২৫ জুন সাপ্তাহিক ছুটির দিনে সীমিতসংখ্যক লোকবলের মাধ্যমে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে হজ কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখা ও উপশাখাসমূহ পূর্ণদিবস খোলা রাখতে হবে।উল্লেখ্য চাঁদ দেখাসাপেক্ষে আগামী ৮ জুলাই সৌদি আরবে পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। এবার বাংলাদেশ থেকে ৫৭ হাজার ৫৮৫ জন হজ পালনের সুযোগ পাবেন। গত ৫ জুন থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হয়। শেষ হবে ৩ জুলাই। হজ শেষে ফিরতি ফ্লাইট আগামী ১৪ জুলাই শুরু হয়ে শেষ হবে ৪ আগস্ট। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/122.csv b/Bangla_fin_news_articles/122.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..410eddd0bea35b4c9064f41c13e144fb486def92 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/122.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +122,নিত্যপণ্যের বাজারে বন্যার প্রভাব,2022-06-24,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,টানা বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা ঢলে সিলেটসুনামগঞ্জসহ দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় ভয়াবহ বন্যা হয়েছে। বন্যায় বিস্তীর্ণ অঞ্চলের বিভিন্ন ফসলের ক্ষতি হয়েছে। আর বন্যার প্রভাব পড়েছে রাজধানীর নিত্যপণ্যের বাজারে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে সব ধরনের সবজি কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। মাছের দাম সপ্তাহ ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। চালের দাম বেড়েছে কেজিতে ৫ থেকে পর্যন্ত বেড়েছে। তবে মুরগির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। শুক্রবার রাজধানীর কেল্লার মোড় পলাশী হাতিরপুল কাওরান বাজার ঘুরে দেখা গেছে গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৬০৭০ টাকা কাঁকরোল ৪০৫০ টাকা করলা ৪০৫০ টাকা চিচিঙ্গা ৩০৩৫ টাকা পটোল ৩০৪০ টাকা ঢেঁড়স ৩০ টাকা আলু ২৫৩০ টাকা শসা ৬০৭০ টাকা কুমড়ো আকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকা। ... ভূঞাপুরে বন্যায় দুর্ভোগে মানুষ ... ভূঞাপুরে বন্যায় দুর্ভোগে মানুষ ...ভূঞাপুরে বন্যায় দুর্ভোগে মানুষ কেল্লার মোড়ের সবজি ব্যবসায়ী ফয়সাল ইসলাম জানান বিভিন্ন অঞ্চলে ভয়াবহ বন্যার প্রভাব পড়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজারে। বিভিন্ন জেলা সরবরাহ কম থাকায় সব সবজির দাম বেড়েছে। কেল্লার মোড়ে সাপ্তাহিক বাজার করতে আসা একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করা দেবাশিষ বিশ্বাস বলেন জীবীকার প্রয়োজনে আমরা ঢাকায় থাকি। এখানে যা আয় করি তার বেশিভাগ বাসাভাড়া আর খাওয়া খরচে শেষ হয়ে যায়। তার ওপর বন্যার কারণে সব কিছুর দাম বেড়েছে। এদিকে বন্যার কারণে চালের দাম কেজিতে ৫ পর্যন্ত বেড়েছে। কাওরান বাজারের আল্লাহর দান রাইচ এজেন্সির মালিক নাজির আহমেদ জানান গত সপ্তাহের তুলনায় এ সপ্তাহে চালের দাম বেড়েছে কেজিতে ৫ টাকা বেড়েছে। এছাড়া মোটা চাল কেজি ২ টাকা বেড়েছে। ..... আল্লাহর দান রাইচ এজেন্সি। ... . অন্যদিকে বাজারে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকায়। দেশি মশুরের ডাল বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি। ইন্ডিয়ান মশুরের ডাল বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়। বাজারে ভোজ্য তেলের লিটার ২০৫ টাকা। লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে পেঁয়াজের দাম কেজি ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজ ৪৫৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে যা আগের সপ্তাহে ৩৫৪০ টাকা ছিল। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে গরুর মাংসর ও মুরগির দাম। প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকা করে। এছাড়া খাসির মাংসের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকায়। বয়লার মুরগির কেজি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৯০ থেকে ৩০০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/123.csv b/Bangla_fin_news_articles/123.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7c2299360f4364e3cb85a95fd67471c031e40bd8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/123.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +123,পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে ১০০ টাকার স্মারক নোট,2022-06-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে ১০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোট মুদ্রণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী রবিবার ২৬ জুন থেকে নতুন এ স্মারক নোট বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস এবং পরে অন্যান্য শাখা অফিসে পাওয়া যাবে। বৃহস্পতিবার ২৩ জুন বাংলাদেশ ব্যাংক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে। মুদ্রিত ১০০ টাকা মূল্যমান স্মারক নোটের ডিজাইন ও নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্যের বিষয়ে বলা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির স্বাক্ষরিত ১৪৬ মিমি৬৩ মিমি পরিমাপের এ স্মারক নোটের সম্মুখভাগের বাম পাশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে পদ্মা সেতুর ছবিইমেজ মুদ্রিত রয়েছে। নোটের উপরিভাগে সামান্য ডানে নোটের শিরোনাম জাতির গৌরবের প্রতীক পদ্মা সেতু লেখা রয়েছে। এছাড়া নোটের ওপরে ডানকোণে স্মারক নোটের মূল্যমান ইংরেজিতে নিচে ডানকোণে মূল্যমান বাংলায় ১০০ এবং উপরিভাগে মাঝখানে একশত টাকা লেখা রয়েছে। ... পদ্মা সেতুতে দাঁড়িয়ে ছবি তোলা যাবে না ... পদ্মা সেতুতে দাঁড়িয়ে ছবি তোলা যাবে না ...পদ্মা সেতুতে দাঁড়িয়ে ছবি তোলা যাবে না নোটের পেছন ভাগে পদ্মা সেতুর পৃথক একটি ছবিইমেজ সংযোজন করা হয়েছে। নোটের উপরিভাগে ডানদিকে নোটের শিরোনাম ইংরেজিতে লেখা রয়েছে। এছাড়া নোটের উপরে বামকোণে ও নিচের ডানকোণে মূল্যমান ইংরেজিতে এবং নিচে বামকোণে বাংলায় ১০০ লেখা রয়েছে। এছাড়া নোটের নিচে মাঝখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম এবং এর বামপাশে ও ডানপাশে লেখা রয়েছে। শতভাগ কটন কাগজে মুদ্রিত ১০০ টাকা মূল্যমান স্মারক নোটটির সম্মুখভাগে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির বামে ৪ মিলিমিটার চওড়া নিরাপত্তা সুতা রয়েছে এবং নোটের ডানদিকে জলছাপ এলাকায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ২০০ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম মুদ্রিত রয়েছে। এছাড়া নোটের উভয় পৃষ্ঠে বার্নিশের প্রলেপ সংযোজন করা হয়েছে। ১০০ টাকা মূল্যমান স্মারক নোটটির জন্য পৃথকভাবে বাংলা ও ইংরেজি লিটারেচার সম্বলিত ফোল্ডার প্রস্তুত করা হয়েছে। ফোল্ডার ছাড়া শুধুমাত্র খামসহ স্মারক নোটটির মূল্যনির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা এবং ফোল্ডার ও খামসহ স্মারক নোটটির মূল্যনির্ধারণ করা হয়েছে ২০০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/124.csv b/Bangla_fin_news_articles/124.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c632fd408eef21e8f5dc23c1bdd18bcefb3a15eb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/124.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +124,শিল্প খাতে ঋণ বিতরণ বাড়ছে,2022-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মহামারি করোনার অভিঘাতে ব্যবসাবাণিজ্য স্থবির হয়ে পড়েছিল। ফলে শিল্প খাতে বিনিয়োগও কমে গিয়েছিল। তবে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার পর আবার নতুন উদ্যমে শিল্পোদ্যোক্তারা ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন। শিল্পকলকারখানার চাকাও ঘুরছে আগের মতো। এতে দেশের অর্থনীতিও গতি পাচ্ছে। দেশের প্রধান রপ্তানি আয়ের ৮৪ ভাগ নেতৃত্ব দেওয়া তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি আদেশ আবারও আগের অবস্থানে ফিরেছে। অর্থনৈতিক অগ্রগতির সঙ্গে শিল্প খাতে প্রান্তিক ঋণের প্রবৃদ্ধিও বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিক জানুয়ারিমার্চ শেষে দেশের শিল্প খাতে মোট ঋণ বিতরণ হয়েছে ১ লাখ ২৭ হাজার ৬৭১ কোটি টাকা। গত ২০২১ সালের একই সময়ে মার্চ প্রান্তিক ঋণ বিতরণ হয়েছিল ৯০ হাজার ৯৬৬ কোটি টাকা। সে হিসাবে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শিল্প খাতে ঋণের বিতরণ বেড়েছে ৩৬ হাজার ৭০৫ কোটি টাকা। ২০২১ সালের ডিসেম্বর প্রান্তিকে শিল্প খাতে ঋণ বিতরণ হয়েছিল ১ লাখ ২৪ হাজার ৮৬৫ কোটি টাকা। সে হিসাবে তিন মাস ব্যবধানে ঋণ বিতরণ বেড়েছে ২ হাজার ৮০৬ কোটি টাকা। অর্থাত্ শিল্প ঋণে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ। সংশ্লিষ্টদের মতে গত বছরও করোনার প্রভাব ছিল। এ কারণে শিল্প খাতে ঋণ বিতরণ ও আদায় কম ছিল। তবে চলতি বছর করোনার প্রকোপ কমেছে প্রতিটি সেক্টর ঘুরে দাঁড়িয়েছে। এসব কারণে ঋণ বিতরণ ও আদায় বাড়ছে। ... ঈদ কেনাকাটায় নগদ পেমেন্টে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক ও ডিসকাউন্ট ... ঈদ কেনাকাটায় নগদ পেমেন্টে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক ও ডিসকাউন্ট ...ঈদ কেনাকাটায় নগদ পেমেন্টে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক ও ডিসকাউন্ট আলোচ্য সময়ে চলতি বছরের মার্চ প্রান্তিক শিল্পঋণ আদায় হয়েছে ১ লাখ ১ হাজার ৮৭৭ কোটি টাকা। গত বছরের একই সময়ে আদায় হয়েছিল ৮৪ হাজার ৭৯৫ কোটি টাকা। সে হিসাবে গত বছরের তুলনায় চলতি বছর আদায় বেড়েছে ২০ দশমিক ১৪ শতাংশ। এদিকে চলতি বছরের মার্চ প্রান্তিকে মেয়াদি শিল্পঋণ বা টার্ম লোন বৃহত্ মাঝারি ও ক্ষুদ্র বিতরণের পরিমাণ ১৭ হাজার ৩৪০ কোটি টাকা। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এই খাতে ৩৯ কোটি টাকা বিতরণ কমেছে। চলতি মূলধন ঋণ বা ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল লোন বৃহত্ মাঝারি ক্ষুদ্র খাতে বিতরণের পরিমাণ ১ লাখ ৪ হাজার ৩৩০ কোটি টাকা। ২০২১ সালের একই সময়ে যা ছিল ৭৩ হাজার ৫৮৭ কোটি টাকা। সে হিসাবে বৃদ্ধি পেয়েছে ৪১ দশমিক ৭৮ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/125.csv b/Bangla_fin_news_articles/125.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..330373875c0bbd3de25f819acbe802ed7539a351 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/125.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +125,অনলাইনে কেনা কোরবানির গরু পছন্দ না হলে অর্থ ফেরত,2022-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হাটের ঝক্কিঝামেলা এড়াতে এখন অনেকেই অনলাইনে কোরবানির গরু কিনতে স্বাচ্ছদ্যবোধ করেন। কিন্তু অনলাইনে গরু কেনার পর যদি ক্রেতার পছন্দ না হয় কিংবা অনলাইনে বলা হলো গরুর ওজন হবে এত কেজি পরে দেখা গেল ওজন তার চেয়ে কম আছে। তাহলে কী হবে এসব সমস্যা সমাধানে এখন থেকে অনলাইনে কেনা কোরবানির গরু পছন্দ না হলে বা যেমন বলা হয়েছে তেমন না হলে পুরো অর্থ ফেরত পাবেন ক্রেতারা। বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফার্মগেটে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির পশুর চাহিদা নিরূপণ সরবরাহ ও অবাধ পরিবহন নিশ্চিতকরণসংক্রান্ত এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় মত্স্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এ কথা জানান। মন্ত্রী বলেন প্রতি বছরের মতো এবারও কোরবানির চাহিদার চেয়ে অতিরিক্ত পশু প্রস্ত্তত আছে। চলতি বছর কোরবানিযোগ্য পশুর সংখ্যা ১ কোটি ২১ লাখ ২৪ হাজার ৩৮৯টি। ফলে কোরবানির পশুর কোনো সংকট নেই। বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টায় এ খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। এখন মাংসে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ। মন্ত্রী বলেন খামারি নিজ বাড়ি বা খামার থেকে পশু বিক্রি করলে তাকে হাসিল দিতে হবে না। কোনো খামারি তার পশু দূরবর্তী হাটে নিতে চাইলে রাস্তাঘাটে জোর করে নামাতে বাধ্য করা যাবে না। এছাড়া হাটে আনার পথে কেউ প্রাণী বিক্রি করলে তার কাছ থেকে ইজারা গ্রাহক জোর করে চাঁদা বা হাসিল গ্রহণ করতে পারবে না। শ ম রেজাউল করিম বলেন রাস্তায় বা সেতুতে কোরবানির পশু পরিবাহী গাড়িকে প্রাধান্য দেওয়া হবে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে একটি নিয়ন্ত্রণকক্ষ চালু করা হবে। অধিদপ্তরের হটলাইন ১৬৩৫৮। পশু পরিবহনে খামারিদের সমস্যা সমাধানে এই নিয়ন্ত্রণকক্ষ কাজ করবে। সিলেটসুনামগঞ্জ অঞ্চলে সাম্প্রতিক বন্যা ও জলোচ্ছ্বাসের কারণে গবাদি পশু কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেখানে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর থেকে গবাদি পশুর খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে চিকিত্সাসেবা দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা করার বিষয়টিও চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। সভায় মত্স্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদা প্রমুখ উপস্হিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/126.csv b/Bangla_fin_news_articles/126.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d7471559f7cbaaa8b7e92692d901997f62714607 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/126.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +126,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচক সামান্য বাড়লো,2022-06-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ২৩ জুন দেশের শেয়ারবাজারে সূচক সামান্য বেড়েছে। এদিন দর বেড়েছে ১৪৫টির কমেছে ১৬২টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৪ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩২৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৮২ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ২৯৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ... সিটি ব্যাংকএভারকেয়ার হাসপাতালের মধ্যে সমঝোতা স্মারক ... সিটি ব্যাংকএভারকেয়ার হাসপাতালের মধ্যে সমঝোতা স্মারক ...সিটি ব্যাংকএভারকেয়ার হাসপাতালের মধ্যে সমঝোতা স্মারক অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১ হাজার ১৬২ পয়েন্টে। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৬১৯ পয়েন্টে সিএসই৩০ সূচক ৩০ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৫১১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে ২৮৭ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২০টির কমেছে ১২৬টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/127.csv b/Bangla_fin_news_articles/127.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cf6e6ab0ef96af3b56f74b51e361a594de3ef148 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/127.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +127,সিটি ব্যাংকএভারকেয়ার হাসপাতালের মধ্যে সমঝোতা স্মারক,2022-06-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিটি ব্যাংক এবং এভারকেয়ার হাসপাতালের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার ২৩ জুন প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সিটি ব্যাংক জানায় এই চুক্তির আওতায় ব্যাংকটির সিটিজেম গ্রাহকরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিজের ও পরিবারের সদস্যের জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালের ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে বছরে একবার কমপ্লিমেন্টারি হেলথ স্ক্রিনিং সার্ভিস পাবেন। এটি একটি অংশিদারিত্বমূলক বিশেষ পরিষেবা যা শুধু সিটিজেম গ্রাহকরাই পাবেন। সিটি ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মারুফ ও এভারকেয়ার হাসপাতালের হেড অব মার্কেটিং ভিনয় কাউল নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। এসময় সিটি ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুল্লাহ চৌধুরী হেড অব রিটেল ব্যাংকিং অরূপ হায়দার হেড অব সিটিজেম ফারিয়া হক এবং এভারকেয়ার হসপিটালের হেড অব ফিন্যান্স মুস্তফা আলিম আওলাদ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/128.csv b/Bangla_fin_news_articles/128.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d5c7b2714cf2470315702a9e3d6c6c5cc230ad58 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/128.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +128,ফ্যামিলি কার্ডে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু,2022-06-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সারা দেশে ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে আজ বুধবার ২২ জুন থেকে সাশ্রয়ী মূল্যে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি পণ্য বিক্রি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। চলবে আগামী ৫ জুলাই পর্যন্ত। টিসিবি জনসংযোগ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির বিষয়টি জানিয়েছেন। মাদারীপুর শরীয়তপুর গোপালগঞ্জ ও মুন্সীগঞ্জসহ সংশ্লিষ্ট জেলায় বিক্রি কার্যক্রম ২৬ জুন শুরু হবে বলে জানিয়েছেন এই কর্মকর্তা। তবে বন্যার কারণে সিলেট বিভাগের জেলাগুলোয় আপতত পণ্য বিক্রি কার্যক্রম স্থগিত থাকবে। টিসিবি জানিয়েছে পরিস্থিতি বিবেচনায় সিলেট বিভাগে বিক্রির তারিখ পরে জানানো হবে। এবার আগের মতো ট্রাকে করে পণ্য বিক্রি করবে না টিসিবি। শুধু ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে ডিলারের দোকান বা নির্ধারিত স্থান থেকে টিসিবির এসব পণ্য কিনতে হবে। এই দফায় একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল দুই কেজি মসুর ডাল ও এক কেজি চিনি কিনতে পারবেন। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১১০ টাকা আর প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা ও মসুর ডাল ৬৫ টাকা দরে বিক্রি হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/129.csv b/Bangla_fin_news_articles/129.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c1d5cc7e2ff4c543ee4923824885ae0463ea70af --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/129.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +129,অর্থবছরের ১১ মাসে ২৬ হাজার কোটি টাকা কৃষি ঋণ বিতরণ,2022-06-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা মহামারির মধ্যে কৃষিঋণ বিতরণ বাড়ছে। তবে এ সময়ে আদায়ের পরিমাণ কমেছে। খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন করোনা মহামারিতে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ কম থাকলেও খাদ্যপণ্য উত্পাদনের জন্য সরকার কৃষি খাতে প্রণোদনা ঋণসহ স্বাভাবিক ঋণ বিতরণে গুরুত্ব দিয়েছে। অনেকে আবার চাকরি হারিয়ে গ্রামে নতুন করে কৃষি কাজ শুরু করেছেন। এতে বাড়ছে কৃষিঋণ বিতরণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে গত বছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরে কৃষি ঋণ বিতরণের চাহিদা ও আদায় দুইই বেড়েছে। গত ২০২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে জুলাইমে ২১ হাজার ৯৭০ কোটি ৩৯ লাখ টাকার ৮৩ দশমিক ৫৬ শতাংশ কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছিল। আর চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের ১১ মাসে ২৫ হাজার ৯৬৬ কোটি ৭৩ লাখ টাকা বা ৯১ দশমিক ৪৬ শতাংশ বিতরণ করা হয়েছে। সে হিসাবে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি অর্থবছরে ঋণ বিতরণ ১৮ দশমিক ১৮ শতাংশ বেড়েছে। অবশ্য গত অর্থবছরে করোনার প্রকোপ থাকায় কৃষিঋণ বিতরণ ও আদায় কম ছিল। চলতি অর্থবছরে শতভাগ লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে বলে আশা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে চলতি ২০২১২০২২ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে ২৪ হাজার ৬১ কোটি ২৬ লাখ টাকা ঋণ পরিশোধ করেছেন কৃষকেরা যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৬২৪ কোটি ১৮ লাখ টাকা বেশি। চলতি ২০২১২০২২ অর্থবছরে সরকারি মালিকানার বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর জন্য লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ১১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা। আলোচিত সময়ের প্রথম ১১ মাসে জুলাইমে এই ব্যাংকগুলো বিতরণ করেছে ১০ হাজার ৬৯৪ কোটি টাকা যা নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার ৯৬ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এই সময়ে বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর জন্য নির্ধারিত ১৭ হাজার ৩৪৬ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে বিতরণ করা হয়েছে ১৫ হাজার ২৭১ কোটি টাকা বা ৮৮ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। বর্তমানে ব্যাংক খাতে কৃষিঋণের স্থিতি ৪৯ হাজার ৫৫১ কোটি টাকা। এর মধ্যে এপ্রিল পর্যন্ত কৃষি খাতে খেলাপি ঋণ ৩ হাজার ৬৫২ কোটি টাকা বা মোট ঋণের ৭ দশমিক ৬৭ শতাংশ। এদিকে কোভিড১৯ মহামারির কারণে সৃষ্ট আর্থিক সংকট মোকাবিলায় কৃষকের জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার বিশেষ পুনঃ অর্থায়ন স্কিম গঠন করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এই তহবিলের প্রায় পুরো অর্থ ঋণ হিসেবে দিয়েছে অংশগ্রহণকারী ব্যাংকগুলো। পুনঃ অর্থায়ন স্কিম থেকে জামানতবিহীন সহজ শর্তে মাত্র ৪ শতাংশ সুদে ঋণ পেয়েছেন কৃষকেরা। যেসব ব্যাংক পুনঃ অর্থায়ন স্কিমের এই অর্থ সাধারণ কৃষকের কাছে পৌঁছে দিতে কাজ করেছে তাদের মধ্যে সফল বাস্তবায়নকারী ১৭টি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীকে প্রশংসাপত্রও দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের এ এন হামিদুল্লাহ্ কনফারেন্স রুমে একটি সভায় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রশংসাপত্র তুলে দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির। প্রশংসাপত্র পাওয়া ব্যাংকগুলো হলোসোনালী ব্যাংক অগ্রণী ব্যাংক রূপালী ব্যাংক বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ এক্সিম ব্যাংক ব্র্যাক ব্যাংক প্রিমিয়ার ব্যাংক ওয়ান ব্যাংক ব্যাংক এশিয়া শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক উত্তরা ব্যাংক এবি ব্যাংক এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক ও মধুমতি ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/13.csv b/Bangla_fin_news_articles/13.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5c1b7ca27b5fd70648d444f8e6b7faba0f9111be --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/13.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +13,নতুন নতুন শর্ত আরোপ অর্ধেকের বেশি কমেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি,2022-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন নতুন শর্ত আরোপ করায় সঞ্চয়পত্র বিক্রির হার ব্যাপক হারে কমে যাচ্ছে। এবার নতুন অর্থবছরে ৫ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ থাকলে আয়কর রিটার্নের সনদ জমা দিতে হবে। তাছাড়া ঘোষণার বাইরে সঞ্চয়পত্র থাকলে রয়েছে জেলজরিমানার বিধান আগেই করা হয়েছে। সুদহারও কমানো হয়েছে। এসব কারণে সঞ্চয়পত্র বিক্রির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। সদ্যসমাপ্ত ২০২১২২ অর্থবছরের জুলাইজুন জাতীয় সঞ্চয় স্কিমগুলোতে ১ লাখ ৮ হাজার ৭০ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে মূল টাকা ও মুনাফা পরিশোধ করা হয়েছে ৮৮ হাজার ১৫৫ কোটি টাকা। এ সময়ে সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকদের ৪০ হাজার ২ কোটি ৬৯ লাখ টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। সঞ্চয়পত্রের মূল টাকা ও সুদ পরিশোধের পর এ খাতে সরকারের নিট ঋণ দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৯১৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। গেল ২০২১২২ অর্থবছরে এ খাত থেকে সরকার নিট ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩২ হাজার কোটি টাকা। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। উল্লেখ্য এর আগে গত বছরের সেপ্টেম্বরে সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে সুদহার কমানো হয়। আবার ঘোষণার বাইরে সঞ্চয়পত্র থাকলে জেলজরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। এসব কারণে অনেকে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ কমিয়েছেন বলে মনে করছেন সংশ্লিস্টরা। চলতি ২০২২২৩ অর্থবছরে বাজেটে ঘাটতি মেটাতে সঞ্চয়পত্র থেকে ৩৫ হাজার কোটি টাকার ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু রিটার্ন জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে। সম্প্রতি জারি করা জাতীয় সঞ্চয়পত্র অধিদপ্তর ও সরকারি গেজেট অনুযায়ী সঞ্চয়পত্র ও ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক হিসাবে ৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অর্থ আইন ২০২২এর ৪৮ ধারা যথাযথ পরিপালনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নির্দেশনা অনুযায়ী এখন থেকে যদি কোনো ব্যক্তি সঞ্চয়পত্রে পাঁচ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ অথবা পোস্টাল সঞ্চয় অ্যাকাউন্ট খুলতে চান তবে সর্বশেষ বছরের আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দেখাতে হবে। এত দিন কর শনাক্তকরণ নম্বর বা টিআইএন থাকলেই কেনা যেত। এবার শুধু প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন দাখিলের ক্ষেত্রে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন নতুন করে রিটার্ন জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা আরোপে এবার সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। এদিকে সম্প্রতি সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রাহক যাতে ভোগান্তিতে না পড়ে সে বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ৯ দফা নির্দেশনা দিয়েছে। সঞ্চয় অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত ২০২০২১ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র বিক্রি করে ৪২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল সরকার। যা ২০১৯২০২০ অর্থবছরে ছিল ১৪ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা। এর আগে ২০১৮১৯ অর্থবছরে ছিল ৪৯ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/130.csv b/Bangla_fin_news_articles/130.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c331d4c9bb00a59a1012af8c6fa26a3b28696b2e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/130.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +130,টাকার বিপরীতে ফের ডলারের দাম বাড়লো,2022-06-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশে আবারও ডলারের দাম ১০ পয়সা বেড়েছে। মঙ্গলবার ২১ জুন প্রতি ডলার ৯২ টাকা ৯০ পয়সা দরে বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সোমবার ডলারের দর ছিল ৯২ টাকা ৮০ পয়সা। দুই মাসের ব্যবধানে ১০ দফা ডলারের দাম বেড়েছে। এই সময়ে টাকার মান কমেছে ৬.৭০ টাকা। এদিকে খোলাবাজারে ডলারের দাম বেড়ে ১০০ টাকা অতিক্রম করেছিল। পরে কিছুটা কমে বর্তমানে খোলাবাজারে ৯৭ থেকে ৯৯ টাকায় ডলার বেচাকেনা হচ্ছে। ডলারের দাম পর্যালোচনায় দেখা গেছে ২০২০ সালের জুলাই থেকে গত বছরের আগস্ট পর্যন্ত আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলারের দাম ৮৪ টাকা ৮০ পয়সায় স্থিতিশীল ছিল। কিন্তু এরপর থেকে বড় ধরনের আমদানি ব্যয় পরিশোধ করতে গিয়ে ডলার সংকট শুরু হয়। যা এখন পর্যন্ত অব্যাহত আছে। ... দরপতনের বৃত্তে পুঁজিবাজার আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা ... দরপতনের বৃত্তে পুঁজিবাজার আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা ...দরপতনের বৃত্তে পুঁজিবাজার আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা ২০২১ সালের আগস্টের শুরুতেও আন্তঃব্যাংকে প্রতি ডলারের মূল্য ছিল ৮৪ টাকা ৮০ পয়সা। ৩ আগস্ট থেকে দুএক পয়সা করে বাড়তে বাড়তে ২২ আগস্ট প্রথমবারের মতো ডলারের দাম ৮৫ টাকা ছাড়ায়। চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলার কেনাবেচা হয়েছিল ৮৫ টাকা ৮০ পয়সা। ৯ জানুয়ারি ডলারের দাম বেড়ে দাঁড়ায় ৮৬ টাকা। গত ২৩ মার্চ তা বেড়ে ৮৬ টাকা ২০ পয়সা। গত ২৭ এপ্রিল ডলার প্রতি ২৫ পয়সা বেড়ে ৮৬ টাকা ৪৫ পয়সায় বেচাকেনা হয়েছে। গত ১০ মে ডলারের দাম আরও ২৫ পয়সা বেড়ে ৮৬ টাকা ৭০ পয়সায় বেচাকেনা হয়েছে। গত ১৬ মে প্রতি ডলার ৮৭ টাকা ৫০ পয়সা নির্ধারণ করে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এরপর ২৩ মে ফের ৪০ পয়সা বাড়িয়ে ডলারের দাম ৮৭ টাকা ৯০ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। গত ২৯ মে বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলারের দাম ৮৯ টাকা বেঁধে দেয়। গত ২ জুন আরও ৯০ পয়সা বাড়িয়ে ডলার দাম ৮৯ টাকা ৯০ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। সর্বশেষ গত ১৫ জুন ডলার দাম ছিল ৯২.৮০ টাকা। আজ ডলারের দাম বেড়ে ৯২.৯০ টাকা বিক্রি হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/131.csv b/Bangla_fin_news_articles/131.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fe6ccd6225cad568424f11c4cb0bd1f925d41d9c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/131.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +131,দরপতনের বৃত্তে পুঁজিবাজার আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা,2022-06-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আবারও পতনের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে দেশের পুঁজিবাজার। বৃহস্পতি রবি সোমবারের পর আজ মঙ্গলবারও সূচকের পতন হয়েছে। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসই ৪৫ পয়েন্ট কমেছে। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচক কমেছে ১৩৭ পয়েন্ট।ডিএসইর তথ্য মতে মঙ্গলবার ডিএসইতে ৩৮২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২৮২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির দাম। এদিন অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমায় ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৫ দশমিক ৭২ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩১১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে কমেছে ৯ পয়েন্ট এবং ডিএস৩০ সূচক কমেছে ১৯ পয়েন্ট। ... পদ্মার চরে চিনাবাদামের ফলন ভালো ব্যস্ত কৃষকরা ... পদ্মার চরে চিনাবাদামের ফলন ভালো ব্যস্ত কৃষকরা ...পদ্মার চরে চিনাবাদামের ফলন ভালো ব্যস্ত কৃষকরা দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৩৭ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৫৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ২৭৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২১১টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/132.csv b/Bangla_fin_news_articles/132.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7e9fc94eeafa31a6a7891dddd0b7db144628e484 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/132.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +132,রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ১৭ আগস্ট,2022-06-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৭ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ২১ জুন মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে সিআইডি প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরাফাতুল রাকিব নতুন এই দিন ধার্য করেন। ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করে নেয় হ্যাকাররা। এ ঘটনায় ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মতিঝিল থানায় মামলা করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের উপপরিচালক জোবায়ের বিন হুদা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/133.csv b/Bangla_fin_news_articles/133.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f85318cba293a1c5d52b6f97c795b50e64dffc5c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/133.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +133,আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সিইও হতে ২০ বছরের অভিজ্ঞতা লাগবে,2022-06-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী হতে হলে এখন থেকে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির অবশ্যই নূন্যতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। থাকতে হবে ২০ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা। এছাড়া সিইও পদে নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে অর্থনীতি ব্যাংকিং ও ফাইন্যান্স কিংবা ব্যবসায় প্রশাসন বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রিধারীদের গুরুত্ব দিতে হবে। কোনো প্রতিষ্ঠানের বরখাস্ত হওয়া ব্যক্তি প্রধান নির্বাহী হতে পারবে না। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালক বা ব্যাবসায়িক স্বার্থ রয়েছে এমন ব্যক্তিকে সিইও পদে নিয়োগ দেওয়া যাবে না। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী নিয়োগের ক্ষেত্রে এমন নতুন শর্ত যুক্ত করে গতকাল সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিযুক্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সক্রিয় কর্মকর্তা হিসেবে কমপক্ষে ২০ বছরের এবং ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীর অব্যবহিত পূর্ববর্তী পদে কমপক্ষে দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। আগে এক্ষেত্রে অভিজ্ঞতার শর্ত ছিল ১৫ বছর। প্রধান নির্বাহী হিসেবে স্থিতিপত্রের আকার ১ হাজার কোটি টাকার ঊর্ধ্বে নয় এমন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে উপরোক্ত অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তি বা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক বা তদূর্ধ্ব পদমর্যাদার কর্মকর্তা বা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এসইভিপি বা সমতুল্য ও তদূর্ধ্ব পদমর্যাদার কোনো কর্মকর্তা যাদের শাখা ব্যবস্থাপক হিসেবে কমপক্ষে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতাসহ ব্যাংকের সক্রিয় কর্মকর্তা হিসেবে কমপক্ষে ২০ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পদে যোগ্য ব্যক্তিদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিশ্চিতের লক্ষ্যে বহুল প্রচারিত কমপক্ষে দুটি বাংলা ও দুটি ইংরেজি পত্রিকা এবং প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে একজন স্বচ্ছ ইমেজের যোগ্য ব্যক্তিকে নিয়োগের জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। যেসব আবেদন পাওয়া যাবে তার মধ্য থেকে যোগ্য প্রার্থীকে নিয়োগ দিতে স্বচ্ছতার সঙ্গে আবেদনপত্র মূল্যায়নের জন্য প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদিত একটি মূল্যায়ন প্রক্রিয়া থাকতে হবে। প্রধান নির্বাহীকে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নূন্যতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। অর্থনীতি ব্যাংকিং ও ফিন্যান্স কিংবা ব্যবসায় প্রশাসন বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি থাকলে তা অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। কোনো কোম্পানির চেয়ারম্যান পরিচালক কর্মকর্তা থাকাকালীন স্বীয় পদ থেকে বরখাস্ত হওয়া ব্যক্তি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী হিসেবে যোগ্য বিবেচিত হবেন না। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোনো পরিচালক বা ঐ আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ব্যাবসায়িক স্বার্থ রয়েছে এমন ব্যক্তি প্রধান নির্বাহী পদে নিয়োগের জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/134.csv b/Bangla_fin_news_articles/134.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f7be8c2af9469937c2bb57b8d053a494d9b1e4ce --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/134.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +134,খাদ্যপণ্যের দাম শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি বেড়েছে,2022-06-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে মূল্যস্ফীতির হার ৭ শতাংশ ছাড়িয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হিসাবে মে মাসে দেশে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৪২ শতাংশে। এক মাস আগেও এপ্রিলে এই হার ছিল ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ। সাম্প্রতিককালে মূল্যস্ফীতির এত বড় উলম্ফন দেখা যায়নি। রবিবার ১৯ জুন বিবিএসের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী দেশে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৩০ শতাংশে। এপ্রিলে যা ছিল ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ। তুলনামূলক গ্রামে খাদ্যপণ্যের দাম বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।শহরে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার ৭ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ থাকলে গ্রামীণ এলাকায় এই হার ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশে উঠেছে। চাল ডাল ভোজ্য তেল শাকসবজি থেকে শুরু করে মাছমুরগিসহ সব ধরনের প্রয়োজনীয় খাবারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে মে মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। দেশে নিত্যপণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়লেও বিবিএসের হিসাবে সাম্প্রতিককালে মে মাসেই ৭ শতাংশ ছাড়াল মূল্যস্ফীতির হার। বিবিএসের হিসাবে দেশে এর আগে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতির বছর ছিল ২০১০১১ অর্থবছর। ঐ বছর গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৯১ শতাংশ।এর পর ২০১৩১৪ অর্থবছরে ৭ দশমিক ৩৫ শতাংশের ঘর থেকে ক্রমেই নামতে থাকে মূল্যস্ফীতির হার। এবার একক মাস হিসাবে মে মাসে ৭ শতাংশ অতিক্রম করল। গত কয়েক মাসের মতো গ্রামে শহরের চেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতি হয়েছে। মে মাসে গ্রামাঞ্চলে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ। শহরে হয়েছে ৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ।চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতির হার ৫ দশমিক ৩ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্য ধরা হয়েছিল। আসছে ২০২২২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৬ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্য ধরা হয়েছে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করার পর থেকেই বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেল খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ছে। তার প্রভাব পড়েছে সব দেশে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/135.csv b/Bangla_fin_news_articles/135.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2642718b0d9dd944f21637fbb93f50dbd6a0afd1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/135.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +135,বন্যাকবলিত এলাকায় জরুরি ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার নির্দেশ,2022-06-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বন্যাকবলিত এলাকায় গ্রাহকদের নিকটবর্তী শাখা থেকে জরুরি ব্যাংকিং সেবা দিতে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রবিবার ১৯ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছে। নির্দেশনাটি সব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের নিকট পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নির্দেশনায় বলা হয়েছে সিলেট সুনামগঞ্জ রংপুর ও কুড়িগ্রামসহ অন্যান্য কয়েকটি জেলায় নদনদীর পানি অস্বাভাবিক বৃদ্ধির ফলে আকস্মিক বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। ব্যাংকের যেসব শাখা ও উপশাখা বন্যাজনিত কারণে স্বাভাবিক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না সেসব শাখা ও উপশাখাগুলোর কার্যক্রম বন্ধ রেখে গ্রাহকদের নিকটবর্তী শাখা থেকে জরুরি ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হলো। ... ৭০টি উপজেলা প্লাবিত প্রকোপ কমবে মঙ্গলবার থেকে ... ৭০টি উপজেলা প্লাবিত প্রকোপ কমবে মঙ্গলবার থেকে ...৭০টি উপজেলা প্লাবিত প্রকোপ কমবে মঙ্গলবার থেকে তবে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার পর অনতিবিলম্বে গ্রাহকদের সংশ্লিষ্ট শাখা ও উপশাখা থেকে ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/136.csv b/Bangla_fin_news_articles/136.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7c0c207edb22359d6f16e4414da319ccede808ca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/136.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +136,সুইস অথরিটির কাছে তথ্য চেয়েছে বাংলাদেশ,2022-06-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ বিষয়ে জানতে সুইস অথরিটির কাছে তথ্য চেয়ে আবেদন করেছে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ। গতকাল শনিবার ১৮ জুন বাংলাদেশে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়ন প্রতিরোধে বিএফআইইউর ২০ বছর শীর্ষক সেমিনারে এমন কথা জানিয়েছেন বিএফআইইউ অতিরিক্ত পরিচালক মো. কামাল হোসেন। রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকে থাকা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অর্থের বিষয়ে ২০১৪ সাল থেকে তথ্য প্রকাশ করে আসছে ব্যাংকটি। এ বিষয়ে এক উপস্থাপনায় কামাল হোসেন বলেন সুইস অথরিটির কাছে প্রতিবারের ন্যায় এবারও তথ্য চাওয়া হয়েছে বিএফআইইউএর পক্ষ থেকে। তিনি বলেন পাচার করা অর্থ উদ্ধার জটিল কাজ। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের ৬৭ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অর্থ সম্পর্কে তথ্য পেয়েছে বিএফআইইউ সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছ থেকে। সেই তথ্য বাংলাদেশের বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দুদক ও তদন্তকারী সংস্থাকে দেওয়া হয়েছে। সেমিনারে জানানো হয় এ পর্যন্ত বিভিন্ন দেশ থেকে ৮০০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আর্থিক তথ্য সংগ্রহ করেছে বিএফআইইউ। বাংলাদেশ থেকে মূলত যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য হংকং দুবাই সিঙ্গাপুর ও ইউরোপের দেশগুলোতে অর্থপাচার হয় বলে সেমিনারে জানানো হয়। সেমিনারে উপস্থাপন করা তথ্য বলছে চলতি অর্থবছরের ২০২১২২ গত এপ্রিল পর্যন্ত তদন্তাধীন ৯টি মামলার বিপরীতে ৮৬৬ কোটি টাকা ক্রোক করা হয়েছে বিএফআইইউএর প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে। বাজেয়াপ্তকৃত অর্থ থেকে সরকারের কোষাগারে জমা পড়েছে ২৭ কোটি টাকা। আর আগের অর্থবছরে সাত মামলার বিপরীতে ৩৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ক্রোক করা হয় আদালতের নির্দেশে। গত পাঁচ বছরে ৬৩টি তদন্তাধীন মামলার বিপরীতে টাকা ক্রোক করা হয়েছে ১ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের কোষাগারে জমা হয়েছে ১ হাজার ২৭৩ কোটি টাকা। বিএফআইইউ প্রধান মাসুদ বিশ্বাসের সভাপতিত্ব সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির। বিশেষ অতিথি ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/137.csv b/Bangla_fin_news_articles/137.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c62cc6c2cf3dd630a5d3e2ab1957eac7dfe97d3a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/137.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +137,এক সয়াবিন তেলে দাম বাড়লো যত পণ্যের,2022-06-18,উজ্জল বিশ্বাস,দেশে সয়াবিন তেলের দাম দফায় দফায় বেড়েছে। সর্বশেষ ৯ জুন রান্নার অতি প্রয়োজনীয় এ পণ্যটির দাম ৭ টাকা বাড়িয়ে ২০৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তেলের দাম বৃদ্ধিতে জনজীবনে পড়েছে নানাবিধ প্রভাব। সর্বশেষ ৯ জুন এক লিটার খোলা সয়াবিন তেলের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ১৮৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আর বোতলজাত এক লিটার সয়াবিনের সর্বোচ্চ খুচরা দাম নির্ধারণ করা ২০৫ টাকা। এছাড়া পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ধরা হয় ৯৯৭ টাকা। এক লিটার খোলা পাম তেলের দাম বাড়িয়ে ১৫৮ টাকা করা হয়। গত ফেব্রুয়ারিতে বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৬৭ টাকা ও খোলা সয়াবিন তেল ১৪৩ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। অর্থাৎ গত চার মাসে বোতলজাত সয়াবিনের দাম বেড়েছে ৩৮ টাকা। আর খোলা সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে ৪২ টাকা। সয়াবিন তেলের দাম বাড়ায় জনজীবনে নানাবিধ প্রভাব পড়েছে। হোটেলে খাবারের দাম বেড়েছে। দোকানে পরোটার আকার ছোট হয়ে দাম দ্বিগুণ হয়েছে। রান্নায় তেলের ব্যবহার কমেছে। বেড়েছে ব্রেড কেক মসুরের ডাল চালসহ তেল দিয়ে তৈরি পণ্যের দাম। ..... একটি চালের দোকান। ... . ভোজ্যতেলের দাম বৃদ্ধির ফলে চরম বিপাকে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ। একই সঙ্গে বেড়েছে নিত্যব্যবহার্য অন্য পণ্যের দাম। এতে মানুষের ব্যয় বেড়েছে। কিন্তু সে তুলনায় আয় বাড়েনি। নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষ আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের হিসাব মেলাতে হিমসিম খাচ্ছে। সয়াবিনের সঙ্গে সরিষার তেলের দামও বাড়ানো হয়েছে। লালবাগের শাহি মসজিদ এলাকা থেকে কেল্লার মোড়ে বাজার করতে এসেছেন সোনালী বালা। তিনি বলেন চার সদস্যের পরিবারে আগে মাসে ৪ লিটার তেল লাগতো। দাম বাড়ায় তেলের খরচ কমাতে হয়েছে। এখন আড়াই লিটার তেলে মাস চালানোর চেষ্টা করি। তরিতরকারিতে কাটছাঁট করতে হয়েছে। বাজারে সস্তা সবজি বেশি কিনি। তারপরও মাস শেষে হাতে কোনো টাকা থাকে না। রাজধানীর টেনারি মোড় এলাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করেন একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সঞ্জয় বিশ্বাস। তিনি জানান করোনার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের আয় কমে যাওয়ায় শিক্ষককর্মকর্তাদের বেতন অর্ধেক করে দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এখন যা বেতন দেওয়া হয় তা দিয়ে সংসার চালানো অনেক কষ্টের। তার ওপর সব কিছুর দাম বেড়ে যাওয়ায় আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের হিসাব মেলাতে পারছি না। ..... হোটেলে খাবার খাচ্ছেন মানুষ। ... . ভিক্টোরিয়া পার্ক এলাকার আরামবাগ হোটেলের মালিক মহিউদ্দিন জানান আগে রুই মাছ টাকা ১৩০ টাকা পাবদা ১২০ টাকা শিং মাছ ১২০ তেলাপিয়া ৯০ টাকা কৈ মাছ ৯০ টাকা পাঙাশ ৬০ টাকা মুরগি ৬০ টাকা ঝাল ফ্রাই ১০০ টাকা খাসি ১৫০ টাকা রাখা হতো। কিন্তু তেলসহ অন্যান্য সবজির দাম বৃদ্ধির ফলে সব আইটেমে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বাড়াতে হয়েছে। শাকসবজি ভর্তার দামও ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বাড়াতে হয়েছে। আগে ফ্রিতে ডাল দেওয়া হলেও এখন ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হচ্ছে। রাজধানীর কাওরান বাজারের মিলু স্টোরের সত্ত্বাধিকারী বিপ্লব কুমার সাহা জানান আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়ে যাওয়ার দেশে ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। কোম্পানিগুলো চাহিদামত তেল সরবরাহ করছে। বাজারে তেলের চাহিদা অনেকটাই স্বাভাবিক। দাম বৃদ্ধির বিষয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায় করোনা মহামারি ও রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ববাজারে সয়াবিন তেলের প্রভাব পড়েছে। এতে সয়াবিনের মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির ফলে আন্তর্জাতিক পণ্য পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে। এ কারণে দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/138.csv b/Bangla_fin_news_articles/138.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1ab0b3b78e74ec73206a9014a46ab42c2b3f4f8d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/138.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +138,জুলাই মাসে ফের বাড়তে পারে জ্বালানি তেলের দাম,2022-06-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামী জুলাই মাসে জ্বালানি তেলের দাম ফের বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। আজ শুক্রবার ১৭ জুন সকালে তার বাসভবনে এক মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী। প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন আগামী মাসে পরিবহন মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারি। যাতে সাধারণ মানুষের ওপর চাপ না পড়ে। বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম আবারও ঊর্ধ্বমুখী। এক মাসের ব্যবধানে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি গড়ে প্রায় ১৬ ডলার বেড়েছে। এ অবস্থায় দেশের বাজারে ডিজেলঅকটেন বিক্রিতে লোকসান গুনতে হিমশিম খাচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন বিপিসি। বর্তমানে এ দুটি পণ্য বিক্রিতে বিপিসি দৈনিক লোকসান দিচ্ছে ১০০ কোটি টাকার বেশি। এ অবস্থায় আবারো জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/139.csv b/Bangla_fin_news_articles/139.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..98aff6dd6dd3858a413194f113101f8998537958 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/139.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +139,বাংলাদেশের সঙ্গে এডিবির ১৪৩ মিলিয়ন ডলারের ঋণ চুক্তি,2022-06-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের সীমান্ত বাণিজ্যের পরিমাণ দক্ষতাসম্ভাব্যতা এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়নে গতকাল এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এবং বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে ১৪৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি পলিসি ভিত্তিক ঋণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে অর্থনীতি সম্পর্ক বিভাগের সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন এবং এডিবির পক্ষে সংস্থার কান্ট্রি ডিরেক্টর ইডিমন গিন্টিং স্বাক্ষর করেন। এডিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ খবর জানানো হয়। এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর গিন্টিং বলেন রফতানি বহুমুখীকরণ এবং শিল্পায়ন ও ব্যবসা বাণিজ্যের প্রবৃদ্ধি তরান্বিত করার জন্য প্রতিযোগিতা এবং আঞ্চলিক ব্যবসা বাণিজ্য সম্প্রসারণে এডিবি সহায়তা করছে। তিনি বলেন এডিবির এই ঋণ সহায়তায় আগামী ২০২৭ সালের মধ্যে আখাউড়া সোনামসজিদ এবং তমাবিল বর্ডার ক্রসিং পয়েন্টে বিসিপি আমদানির পরিমাণ ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি কাস্টম ক্লিয়ারিং এবং কার্গো ট্রান্সশিপমেন্টের গড় সময় ৫০ ভাগ হ্রাস পবে। তিনি বলেন তিনটি বিসিপিতে ইপেমেন্ট বাস্তবায়িত হবে। বছরে আন্তর্জাতিক ট্রানজিট কার্গো হ্যান্ডেলিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং সেন্ট্রাল কাস্টমস ল্যাবরেটরি কাস্টমস ওয়ারহাউস ও কাস্টমস রিজিওনাল ট্রেনিং একাডেমিকে পরিকল্পিতভাবে বিন্যস্ত করা হবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয় রফতানি বহুমুখীকরণ এবং রফতানির মান উন্নয়ন দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর এবং সীমান্ত এজেন্সি ও বেসরকারি স্টেক হোল্ডারদের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বাণিজ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ বাণিজ্য সুবিধা সংস্কার করে যাচ্ছে। দক্ষিণ এশীয় উপআঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাণিজ্য সুবিধা সাসেকএর সেক্টর উন্নয়ন প্রোগ্রাম এসডিপি বাণিজ্য নীতি সংস্কার এবং আখাউড়া সোনামসজিদ ও তমাবিল বিসিপিতে সীমান্ত বাণিজ্য সুবিধার উন্নয়ন করবে। এই চুক্তি একটি উপআঞ্চলিক কেন্দ্র হিসাবে বাংলাদেশ হয়ে সাসেক দেশসমূহের মধ্যে বাণিজ্য সুবিধার মাধ্যমে যোগাযোগও বৃদ্ধি পাবে। এসডিপি বাংলাদেশকে উপআঞ্চলিক দেশসমূহের মধ্যে তাদের রফতানি বৈচিত্র বাড়াতে এবং তাদের রফতানি পণ্যের ঝুলি তৈরি পোশাক থেকে আরও অন্যান্য পণ্যসম্ভারে বাড়াতে সুযোগ সৃষ্টি করবে। এডিবির ৯০ মিলিয়ন মাকির্ন ডলারের নীতিভিত্তিক লোনসহ সহায়তা প্যাকেজ দেশের কাস্টম ক্লিয়ারিং সিস্টেমকে আন্তর্জাতিক মানের করা এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ সকল ক্ষেত্রের সংস্কারে সাহায্য করবে। নীতি সংস্কারের আওতায় আখাউড়া সোনামসজিদ এবং তমাবিল সীমান্ত ক্রসিং পয়েন্টে বিসিপি এনবিআর এবং বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের সমন্বিত ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন ও স্থল বন্দর নির্মাণে ৫৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে। এখানে কাস্টম ক্লিয়ারেন্স এবং কার্গো শিপমেন্টের জন্য সুবিধা সম্বলিত যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হবে। এডিবি সেন্ট্রাল কাস্টমস ফ্যাসিলিটিসের অপারেশনাল পরিকল্পনা প্রস্তুত বিসিপিতে আধুনিক কাস্টম অপারেশনে এনবিআরর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বর্ডার এজেন্সিসমূহের মধ্যে কাস্টমস লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক আধুনিকায়নে দেয়া সংস্থার টেকনিক্যাল সহায়তা বিশেষ তহবিল থেকে ১.৫ মিলিয়ন ডলারের টেকনিক্যাল সহায়তা মঞ্জুরি প্রদান করা হবে। এডিবি ১৯৭৩ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে প্রায় ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বিভিন্ন ধরনের লোন মঞ্জুরি ও সহঅর্থায়ন সহায়তা দিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/14.csv b/Bangla_fin_news_articles/14.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f8ec4141011dbcf108e53ece0149ee57c7e4d4f7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/14.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +14,সৌদি আরবে বাংলাদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান,2022-08-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সৌদি আরবের তাবুক প্রদেশের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বিপিএম বার। রাষ্ট্রদূত সোমবার ১ আগস্ট তাবুকের চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ইমাদ সাদাদ আল ফাখরি এর সাথে বৈঠককালে এ আহ্বান জানান।রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার জন্য সৌদি ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের অনুরোধ করেন। সৌদি ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে সকল সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এছাড়া সৌদি বিনিয়োগকারীদের জন্য আলাদা ইকোনমিক জোন তৈরির বিষয় বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনায় রয়েছে বলে চেম্বার সভাপতিকে অবহিত করেন রাষ্ট্রদূত। . .... তাবুক বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতির সাথে রাষ্ট্রদূত ... . এ সময় চেম্বার সভাপতি ইমাদ সাদাদ আল ফাখরি বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের সৌদি আরবের নিওম সিটি প্রকল্প ও রেড সি প্রকল্পের সুবিধাজনক খাতে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ করতে পারে বলে জানান। এ দুটি প্রকল্পে বিনিয়োগের বিষয়ে তাবুক চেম্বার সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করছে। চেম্বার সভাপতি বলেন বাংলাদেশ সৌদি আরবে কেবল একটি অভিবাসী কর্মী প্রেরণকারী দেশই নয় বরং দুদেশের মধ্যে ব্যবসা বাণিজ্য বৃদ্ধির অনেক সম্ভাবনা রয়েছে যা আমাদের কাজে লাগাতে হবে।এ সময় রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বাংলাদেশ ঔষধ সিরামিক পণ্য কৃষিজাত পণ্য এবং ইলেকট্রনিকস পণ্যে বিনিয়োগ করতে পারে বলে জানান। এসব খাতে বাংলাদেশের অগ্রগতি তুলে ধরে বাংলাদেশ থেকে প্রয়োজনীয় ঔষধ আমদানির জন্য সৌদি ব্যবসায়ীদের অনুরোধ জানান তিনি। এছাড়া বাংলাদেশের হস্তশিল্প তৈরি পোশাক ও চামড়াজাত পণ্য আমদানির জন্য ও সৌদি ব্যবসায়ীদের অনুরোধ করেন রাষ্ট্রদূত। রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০ বাস্তবায়ন ও বাংলাদেশের ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নে একযোগে কাজ করার বিষয়ে সহায়তা কামনা করেন। তাবুক চেম্বারের প্রায় ৩২ হাজার সদস্য রয়েছে। সভায় তাবুক চেম্বার অব কমার্সের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে এদিন সকালে রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী তাবুক বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি রেক্টর অধ্যাপক আবদুল্লাহ এম আলথিয়াবি এর সাথে বৈঠক করেন। এ সময় রাষ্ট্রদূত এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশের ছাত্রদের বৃত্তি বৃদ্ধির জন্য রেক্টরকে অনুরোধ করেন। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ থেকে শিক্ষক নিয়োগের অনুরোধ জানালে কয়েকজন বাংলাদেশি শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন রয়েছেন বলে রেক্টর জানান। এখানে কয়েকজন বাংলাদেশি ছাত্র অধ্যয়ন করছে। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা বৃত্তির আওতায় আরো শিক্ষার্থী নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন রেক্টর। বর্তমানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ৩৩ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। এ সকল সভায় জেদ্দাস্থ বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মোঃ নাজমুল হক ও দূতাবাসের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/140.csv b/Bangla_fin_news_articles/140.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4cc0a0e38d11cf718e0a16795816e606109f32f2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/140.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +140,সদস্যদের জন্য বিজনেস সাপোর্ট সেন্টার করার ঘোষণা শমী কায়সারের,2022-06-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নির্বাচিত হলে ইকমার্স খাতের প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি দিতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ইক্যাব নির্বাচনে অংশ নেওয়া অগ্রগামী প্যানেলের লিডার ধানসিঁড়ির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শমী কায়সার।তিনি বলছেন নির্বাচনে জিততে পারলে সদস্যদের উন্নয়নে সাপোর্ট সেন্টার করবেন। খাতটিকে শৃঙ্খলায় ফেরাতে যেসব নীতি তৈরির কাজ চলছে সেইসব নীতি তৈরিতে সরকারকে সর্বাত্মক সহায়তা করে নীতিগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেবেন। একইসঙ্গে সদস্য প্রতিষ্ঠানের জন্য ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থাও করবেন। খুব শিগগিরই শুরু করবেন ইকমার্স খাতের ব্র্যান্ডিং নিয়ে কাজ। নির্বাচনকে সামনে রেখে এমন প্রতিশ্রুতির কথা জানিয়েছেন তিনি।শমী কায়সার ইক্যাবের বর্তমান সভাপতি এর আগেও একবার সংগঠনটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। ৯টি পরিচালক পদে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে তার প্যানেল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলে তিনি সংগঠনটির সভাপতি হিসেবে হ্যাটট্রিক করবেন।শনিবার ১৮ জুন ইকমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ইক্যাব নির্বাচনের ভোট হবে। নির্বাচনে এবার ভোটার ৭৯৫ জন। এবারের নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে দুটি প্যানেল। এর মধ্যে অগ্রগামী প্যানেলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ধানসিঁড়ির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শমী কায়সার। আরেক প্যানেল ঐক্যর টিম লিডার প্রকৌশলী আব্দুল আজিজ।সংগঠনটিতে এবারই সদস্যদের সরাসরি ভোটে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দুই প্যানেলের প্রার্থীরাই দিয়ে যাচ্ছেন প্রতিশ্রুতি চালিয়ে যাচ্ছেন প্রচারণা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন ইক্যাবের ইতিহাসে এবারই অংশগ্রহণমূলক ও উৎসবমুখর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।শমী কায়সার বলেন সংগঠনটি আগে ছোট ছিল। সবাই নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহ প্রকাশ করতো না। এখন ইন্ড্রাস্ট্রি অনেক বড় হয়েছে। বিশেষ করে করোনাভাইরাস সংক্রমণের সময় শিল্পটির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ। এখন এই খাতের বাজার প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকার। প্রথম দিকে অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ছিল মাত্র ৫০ জন। এখন সদস্য সংখ্যা ১৭০০। ভোটার ৭৯৫ জন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/141.csv b/Bangla_fin_news_articles/141.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0e00406d47961ba4ec581f483ac514ea1657539b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/141.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +141,বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করতে চাই নাসিমা আক্তার নিশা,2022-06-16,আফরিদা ইফরাত,ইক্যাব নির্বাচনকে ঘিরে চলছে প্রাণচাঞ্চল্য। নির্বাচনী পরিবেশের মধ্যেও উৎসবের আমেজ। গেলো কয়েক বছরের থেকে এবার যেন আগ্রহ একটু বেশি। মোট ৩১ জন প্রার্থী এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সম্ভাবনাময় খাত ইকমার্সের প্রতি মানুষের আগ্রহের প্রমাণ বর্তমান ইক্যাব নির্বাচন। এই খাতকে নিয়ে অনেকের আছে কৌতূহল। আছে নানা প্রতিবন্ধকতা কিন্তু সবকিছু ছাপিয়েই এটি সম্ভাবনার দুয়ার। নাসিমা আক্তার নিশা। একজন নারী উদ্যোক্তা আন্দোলনের নাম। তিনি দেশের নারীদের সর্ববৃহৎ সংগঠন উইমেন অ্যান্ড ইকমার্স ট্রাস্টের উই ট্রাস্ট সভাপতি। ১৪ লাখ উই সদস্যের কাছে উই জননী খ্যাত তিনি। এবার ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচনে শমী কায়সারতমাল পরিষদের অগ্রগামী প্যানেলের প্রার্থী হয়েছেন। সম্প্রতি ইত্তেফাক অনলাইনের মুখোমুখি হয়েছেন তিনি।ইত্তেফাক অনলাইন ইকমার্সে বর্তমানে নারীদের অংশগ্রহণ কেমন নাসিমা আক্তার নিশা আমার মনে হয় ইকমার্সে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্যে নারীদের আগ্রহ বেশি। সাধারণত ইকমার্স থেকে এফকমার্সকে তারা বেশি প্রাধান্য দেয়। কারণ ফেসবুকের মাধ্যমে তারা তাদের কার্যক্রম আরও সহজে পরিচালনা করতে পারে। সচরাচর একটা ফেসবুক পেজ খুলে প্রোডাক্ট আপলোড করে দিলেই প্রমোশন স্টার্ট হয়ে যায়। তাই মেয়েদের এফকমার্সেই বেশি আগ্রহ। আর ইকমার্স যেহেতু ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সবকিছু পরিচালনা করতে হয়তাই সেসব কিছু তারা শিখতে চায়। তাদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিলে আমি মনে করি এখানে নারী উদ্যোক্তা বাড়বে। এরইমধ্যে অনেকে আমাদের কাছে রিয়েল ইকমার্স উদ্যোক্তা হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আমি এই জায়গাতেই কাজ করার চেষ্টা করছি। ইত্তেফাক অনলাইন ইকমার্সে যারা নতুন যুক্ত হচ্ছেন তাদের মূল চ্যালেঞ্জগুলো কী কী নাসিমা আক্তার নিশা যারা নতুন যুক্ত হচ্ছেন তাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে তাদের নির্দিষ্ট কোনো বিজনেস প্ল্যান নেই। এমনকি ফিন্যান্সিয়াল প্ল্যান সম্পর্কেও তাদের তেমন জ্ঞান নেই। এক্ষেত্রে স্কিল ডেভেলপম্যান্টটাই সবচেয়ে ইম্পরট্যান্ট। দ্বিতীয় সমস্যা হলো তাদের ফান্ডিংএর সংকট থাকে। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা হলে অবশ্য খুব বেশি ফান্ডের প্রয়োজন নেই। কিন্তু যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকুও তাদের কাছে থাকে না। যেমন একটা মোবাইল দরকার বিজনেস অপারেট করার জন্যে ল্যাপটপ তো অবশ্যই লাগবে। তবে ল্যাপটপ ছাড়া মোবাইল দিয়েও কাজ চলে। অথচ মোবাইলটা কেনার মতোও পর্যাপ্ত টাকা তাদের কাছে থাকে না। এ ধরনের কাজ পরিচালনায় একটা ভালো মানের মোবাইল লাগে। আর ভালো মানের মোবাইল কিনতে গেলে তার একটু বেশি খরচ পড়ে। এই যেমন তার প্রোডাক্টের ছবি তুলতে হয় এই মোবাইল দিয়ে বিজনেস পরিচালনা করে আবার অধিকাংশ সময় নিজের মোবাইল দিয়েই নিজের ট্রেনিংটা সে করে। আবার মেটিরিয়ালগুলো যে বিক্রি করবে তার জন্যেও ফান্ডিং প্রয়োজন হয়। এই ফান্ডিংটাই মূলত আমাদের উদ্যোক্তাদের জন্যে প্রধান চ্যালেঞ্জ।ইত্তেফাক অনলাইন এখাতে পণ্যের অর্ডার ও ডেলিভারির বিষয় নিয়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে অভিযোগ আসে। বিষয়টিকে কিভাবে হ্যান্ডল করা যায় নাসিমা আক্তার নিশা এ ব্যাপারে আমার মনে হয় আমরা যেহেতু নারী উদ্যোক্তাদের নিয়েই কাজ করছি সেহেতু তাদের নিয়েই কিছু বলি। নরমালি ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের কমপ্লেইন কিন্তু আমাদের কাছে কম আসে। এখন আমের সিজন যখন শুরু হয়েছে এক্ষেত্রে আমাদের একটা চ্যালেঞ্জ নিতে হবে। এই যেমন আম ও লিচু পচে যাওয়ার কমপ্লেইন আসে। আসলে কখন অর্ডারটা নেবো আর কতদিনে আমার অর্ডারটা পৌঁছাবে এবং পৌঁছানোর পর আম কিংবা লিচু কতটা ঠিক থাকবে। এখানে আন্ডারস্ট্যান্ডিংএর একটা গ্যাপ থাকে। এই গ্যাপটা যতদিন না ফিলআপ হচ্ছে ততদিন আমার মনে হয় সমস্যা থেকে যাবে। আমার মনে হয় উদ্যোক্তাদের আগে এই জায়গাগুলো ভালোভাবে শিখতে হবে জানতে হবে বুঝতে হবে। আসলে আমি কোন অর্ডারটা কতদিন আগে নিতে পারবো অথবা আমার কী অর্ডারটা নেওয়া উচিত হবে কিংবা আমি অর্ডারটা কমপ্লিট করতে পারবো কি না এসব সমস্যার সমাধান আগে করতে হবে। বুঝে না বুঝে অর্ডারটা আমি নিয়ে নিলাম এবং সময়মতো অর্ডারটা ডেলিভারি করতে পারলাম না তাহলে সমস্যা দিনে দিনে বাড়তে থাকে। তখন মার্কেটটা আনস্টেবল হয়ে যাবে। মাঝেমাঝে প্রোডাক্ট নিয়ে ঠকে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে নারী উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে তুলনামূলকভাবে একটু কম অভিযোগ আসে। তাদের এই সমস্যা থেকে বের করে আনার মূল সমাধান হচ্ছে ট্রেনিং। যত বেশি তাদের ট্রেনিং দেওয়া যাবে এবং যত বেশি তাদের স্কিল ডেভেলপমেন্ট করা যাবে ততই এই ধরনের চ্যালেঞ্জ থেকে বের হয়ে আসা যাবে। ইত্তেফাক অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং ও ইকমার্সকে অনেকেই গুলিয়ে ফেলছেন। এই সমস্যার সমাধান কিভাবে করা যেতে পারে নাসিমা আক্তার নিশা ইকমার্স টোটালি ইকমার্স। এর মানে ইলেকট্রনিক ট্রানজেকশন। আমাদের দেশে ইকমার্সে যেটা হয় যে আমরা লোকালি কাজ করি। আমাদের ক্রেতাও লোকাল আর উদ্যোগও লোকাল। আমরা লোকাল বায়ার সেলারের সংমিশ্রণে কাজ করি। পরবর্তী সময়ে বায়ার দেশের বাইরে থেকেও আমার সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারেন। অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সার কিন্তু আউটবাউন্ড কাজ করে। মানে দেশের বাইরে কাজ করে। অর্ডারটা এনে সেটা কমপ্লিট করে তাকে ডলারে কনভার্ট করে পেমেন্ট নেয়া। সেক্ষেত্রে দেখা যায় দুটো সম্পূর্ণ দুই ধরনের। একটা সম্পূর্ণ আইটি সেক্টরে ও ইকমার্স স্বতন্ত্র। একে গুলিয়ে ফেলার কোনো কারণ নেই। দুটোই উদ্যোক্তাদের জন্যে ভালো। দুটোকেই সরকারি ও বেসরকারিভাবে আমরা প্রোমোট করার চেষ্টা করছি। তবে ফ্রিল্যান্সিংয়ে যেহেতু আমাদের দেশের সুনাম জড়িয়ে থাকে সেহেতু এমন ব্যক্তিদের এখানে আসা উচিত না এই বিষয়ে যাদের কোনো জ্ঞান নেই। ইত্তেফাক অনলাইন ইক্যাব নির্বাচনে জয়ীদের একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে আগ্রহ আছে। সেক্ষেত্রে একজন নারী প্রার্থী হিসেবে আপনার লক্ষ্য কী যদিও নারী বা পুরুষ এখানে আলাদা করার কিছু নেই তবু ক্ষেত্রে নারীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নারী উদ্যোক্তাদের কাজ সহজ করে তুলবে না নাসিমা আক্তার নিশা আমার কাছে মনে হয় উদ্যোক্তা উদ্যোক্তাই। এখানে নারী পুরুষ ভেদাভেদ করার কিছু নেই। তারপরও আমরা যেহেতু নারীআর এবারের প্যানেলটা আমরা সাজিয়েছি যেন থার্টি থ্রি পার্সেন্ট নারী সদস্য থাকে। আমরা তিন জন নারী এখানে প্রার্থী হিসেবে আছি। আমাদের প্যানেল থেকে আমি শমী কায়সার ও ফুডপান্ডার আমরিন। আমার মনে হয় আমি দীর্ঘদিন নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করে আসছি ও লোকাল প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করে আসছি আমার বর্তমান লক্ষ্য হচ্ছে নারী পুরুষ যেই হোক উদ্যোক্তাদের আরও স্কিলড করা। আমাদের লোকাল পণ্যগুলোকে রপ্তানি করা। আমি রপ্তানির বাজারে বাংলাদেশের নাম আরো উজ্জ্বল করতে চাই। এছাড়াও রপ্তানি বাজারে আমাদের আগামী দুই বছরে একটা লক্ষ্য আছে আর সেটা হলো পাঁচ বিলিয়নের একটা মার্কেট তৈরি করা। আমার মনে হয় সেই টার্গেটে এই লোকাল প্রোডাক্টগুলো একটা ভালো রোল প্লে করবে। ইত্তেফাক অনলাইন ইক্যাব নির্বাচনকে ঘিরে বর্তমানে আপনাদের প্রাণচাঞ্চল্য কেমন সবসময়ই নির্বাচনের মতো সুষ্ঠু প্রক্রিয়াগুলো যেকোনো ক্ষেত্রকে চাঙা করতে পারে। বর্তমানে এই নির্বাচনকে ঘিরে বা নির্বাচনের পরিবেশকে কেমন মনে হচ্ছে নাসিমা আক্তার নিশা পরিবেশটা খুবই উৎসবমুখর পরিবেশ। আল্লাহর রহমতে এবার ৩১ জন প্রার্থী এসেছেন। আগেরবারেও এতজন আসেনি। কখনোই আসেনি। আমরা প্রতিবারই নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করেছি। কিন্তু কখনই কোনো প্রার্থী নমিনেশন নিতেন না। ২০২০ সালে নমিনেশন ছাড়ার পরে দুইজন মাত্র মানে আমরা নয় জন বাদে দুইজন এক্সট্রা প্রার্থী এসেছিলেন। তবে দুই জন একই কোম্পানির হওয়ায় একজন প্রার্থী উইথড্র করেছেন। দুই জনের একজন চালডাল থেকে জিয়া আশরাফ আমাদের প্যানেলে যুক্ত হয়েছিলেন। তো এইবার এতগুলো মানুষ আসছে তার একটা মূল কারণ হচ্ছে কোভিড টাইমে আমরা যে কাজগুলো করেছি আমাদের মানবসেবা দিয়ে আমাদের উদ্যোক্তাদের টিকা প্রোভাইড করে যেন টাইম টু টাইম তারা উদ্যোগগুলোকে চালিয়ে রাখতে পারে। ডেলিভারি ম্যানদের টিকেটগুলো দিয়েছি।বাংলাদেশ যখন থমকে ছিল কেউ কোথাও বের হতে পারছিলেন না ডেলিভারিম্যানরা কিন্তু তখন যোদ্ধাদের মতো বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছিল। এই ধরনের বেশকিছু সার্ভিস আমরা দেওয়ার পর সবার ইকমার্স এবং ইক্যাবের ওপর আস্থা এসেছে। একারণে অনেক মানুষ আসছে ইক্যাবে নির্বাচন করার জন্যে। কিন্তু আমি বলি এটা কিন্তু মাত্র দুই বছরের এচিভমেন্ট না। এই এচিভমেন্টটা গত সাত বছরের। আমরা যখন থেকে ইক্যাবটাকে শুরু করেছি তখন থেকে আস্তে আস্তে কাজ করতে করতে আমরা আজকের এই পর্যায়ে আসছি। ব্যাপারটা এমন না যে আমরা দুই বছরে অনেক কাজ করে ফেলেছি। দুই বছরে আমরা ভালো কাজ দেখিয়ে থাকলেও তার রেজাল্ট এসেছে গত পাঁচ বছরের পরিশ্রমের জন্যেই। আমাদের এই পরিশ্রমের জন্যেই এতজন মানুষ ইক্যাব নির্বাচনের জন্যে আসছেন। খুবই উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন হচ্ছে। আমি আশা করছি যোগ্য ব্যক্তিরাই আবার নির্বাচিত হয়ে আসবেন। ইত্তেফাক অনলাইন প্রাকনির্বাচনি সময়ে প্রচারণা সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ। যদিও ইক্যাব নির্বাচন ইকমার্স উদ্যোক্তাদের ঘিরে তবুও সারাদেশেই আপনাদের কিছু বলার সুযোগ আছে। সেই বৃহৎ পরিসর নিয়ে ভাবনা কি নাসিমা আক্তার নিশা বৃহৎ পরিসরে আমি আসলে চিন্তা করছি আগামী দুই বছর খুবই কঠিন একটা সময়। এই সময়টায় আমাদের অনেক কাজ করতে হবে। ক্রস বর্ডারের পলিসিটা আমাদের প্রণয়ন করতে হবে। আমরা রপ্তানি মার্কেটের স্বপ্ন দেখছি। আমাদের প্রধানমন্ত্রীর ভিশন হচ্ছে টুয়েন্টি টুয়েন্টি ফাইভ নাগাদ ফাইভ বিলিয়নের একটা এক্সপোর্ট মার্কেট রেডি করা। আমাদের ইচ্ছা হলো আমরা যে এই মার্কেট তৈরি করবো তারজন্যে পর্যাপ্ত ক্রস বর্ডার পলিসি নাই। আমাদের ইচ্ছে আছে এইবার সেই ক্রস বর্ডার পলিসিটা কমপ্লিট করব। আপনারা জানেন গত টার্মে আমরা ডিজিটাল কমার্স পলিসিটা রেডি করে দিয়েছি। আল্লাহর রহমতে সেই পলিসি অনুযায়ী কাজ চলছে। আমরা এসওপি রেডি করে দিয়েছি। আর এবার আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে ক্রস বর্ডার পলিসিটা রেডি করে দেওয়া। এইটা কমপ্লিট হয়ে গেলে অনেকদূর স্প্রেড করবে। এতে বিশ্বের অনেক দেশ আমাদের রোল মডেল হিসেবে সামনে নিয়ে আসবে। ইত্তেফাক অনলাইন বর্তমানে যদিও ইকমার্স একটি সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রে কিন্তু তবু কিছু অবকাঠামোগত সমস্যা রয়েই গেছে। সেগুলো কী এবং সেগুলো নিয়ে আপনার ভাবনা কী যদি সুযোগ হয় তাহলে বিষয়গুলো নিয়ে কতটা কাজ করতে পারবেন বলে মনে হয় নাসিমা আক্তার নিশা যেমন আমাদের এই ক্রস বর্ডারের কথা বললাম। এই যেমন একজন উদ্যোক্তা কোনো প্রডাক্ট ক্রসবর্ডারে পাঠাতে চাইলে একটা প্রোডাক্ট পাঠাতে যে পরিমাণ পেপার্স লাগে দশটা পাঠাতেও একই পরিমাণ পেপার্স লাগে। মানে তার ট্রেড লাইসেন্স থেকে শুরু করে প্রায় পনেরোটার মতো লাইসেন্স এবং অনুমতি লাগে। এটা এক্সপোর্ট করার ক্ষেত্রে। আর আপনারা কিন্তু জানেন আমাদের সরকার এক্সপোর্টের ক্ষেত্রে বিশেষ ইনসেন্টিভের ঘোষণা করেছেন। মানে এক্সপোর্ট করলে সে কিন্তু বিভিন্ন ধরনের ইনসেন্টিভ পাবে যেমন ক্যাশব্যাক পাবে। কিন্তু সেটার জন্যে প্রায় পঁচিশটার মতো লাইসেন্স ও অনুমতি জমা দিতে হয়। সেটা আমাদের উদ্যোক্তাদের পক্ষে জমা দেওয়া সম্ভব হয় না। তারজন্যে আমরা উদ্যোক্তাদের জন্যে এই পলিসিগুলো রেডি করার চেষ্টা করছি। কি ওয়েতে তারা এক্সপোর্ট করবেন ও প্রপার চ্যানেলে পেমেন্টগুলো পাবেন ইনসেন্টিভগুলো পাবেন। কি ওয়েতে ওয়ান স্টপ সার্ভিসের মতো তাদের যেন দুয়ারে দুয়ারে ঘুরতে না হয়। একটা জুটের জন্যে দুটো অ্যাসোসিয়েশন থেকে লাইসেন্স নিতে হয়। আবার লেদারের ক্ষেত্রে আরেকটা অ্যাসোসিয়েশন থেকে লাইসেন্স নিতে হয়। এরকম না করে একজন উদ্যোক্তা তিনটি প্রোডাক্ট নিয়েই কাজ করতে পারেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/142.csv b/Bangla_fin_news_articles/142.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..788e97466c195c894b285194871d61125be8b67e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/142.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +142,পুঁজিবাজার শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান,2022-06-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ১৬ জুন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচকের উত্থানের মধ্যদিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন উভয় পুঁজিবাজারে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫১.২২ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৪২৫.৭৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া শরিয়াহ সূচক ১৩.৬৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪০৩.২৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসই৩০ সূচক ২৬.০২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩২৭.৯৪ পয়েন্টে। ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮১টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ১৯৮টির কমেছে ১৩৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪৮টির। ... সিরাজগঞ্জে ডুবছে নিম্নাঞ্চল ভাঙছে লোকালয় ... সিরাজগঞ্জে ডুবছে নিম্নাঞ্চল ভাঙছে লোকালয় ...সিরাজগঞ্জে ডুবছে নিম্নাঞ্চল ভাঙছে লোকালয় অপর পুঁজিবাজার সিএসইর প্রধান সূচক সিএসইএক্স ৭৮.৫২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৩৩৪.২৬ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে সার্বিক সিএএসপিআই সূচক ১৩১.৩৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৯০৪.৩০ পয়েন্টে এবং সিএসআই সূচক ৯.৫৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৯৭.৮৮ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৯৫টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ১৫৮টির কমেছে ১০৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/143.csv b/Bangla_fin_news_articles/143.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cab34b73fcaada56098c3728662e7b455e4732aa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/143.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +143,পুঁজিবাজারে কালোটাকা বিনিয়োগের প্রস্তাব বিবেচনা করা যায়,2022-06-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০২২২৩ অর্থবছরে পু্ঁজিবাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমে অপ্রদর্শিত অর্থ কালোটাকা বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার প্রস্তাবকে বিবেচনাযোগ্য বলে মনে করেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম। এ বিষয়ে তিনি বলেন অপ্রদর্শিত অর্থকে অর্থনীতির মূল স্রোতে আনার লক্ষ্যে এ প্রস্তাব বিবেচনার দাবি রাখে। গতকাল বুধবার পুঁজিবাজারের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেট শীর্ষক এক আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন বিএমবিএ ও ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরাম সিএমজেএফ যৌথভাবে এই আলোচনার আয়োজন করে। রাজধানীর পুরানা পল্টনে সিএমজেএফ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত এই আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন সিএমজেএফ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। এতে মূল প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন বিএমবিএর প্রেসিডেন্ট মো. ছায়েদুর রহমান। উল্লেখ গত ৯ জুন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জাতীয় সংসদে আগামী অর্থবছরের জন্য ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন। ঐ বাজেটে পুঁজিবাজারের প্রাপ্তি ও করণীয় সম্পর্কে পর্যালোচনার জন্য বিএমবিএ ও সিএমজেএফের যৌথ উদ্যোগে ঐ আলোচনার আয়োজন করা হয়। মূল উপস্থাপনায় বিএমবিএর প্রেসিডেন্ট মো. ছায়েদুর রহমান ৫ শতাংশ কর দিয়ে শুধু পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়ার সুপারিশ করেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন এই সুযোগ দেওয়া হলে একদিকে কালোটাকা অর্থনীতির মূল ধারায় যুক্ত হবে। অন্যদিকে তা পুঁজিবাজারকে গতিশীল হতে সাহায্য করবে। কালোটাকা অর্থনীতির মূল ধারার বাইরে থাকলে তা নানা অপরাধমূলক কাজে ব্যবহারের আশঙ্কা থেকে যায়। তিনি তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত কোম্পানির কর হারের ব্যবধান সাড়ে ৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে কমপক্ষে ১০ শতাংশ নির্ধারণের দাবি জানান। তাতে বড় ও লাভজনক কোম্পানিগুলো পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হতে আগ্রহী হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন নানা কারণে বড় উদ্যোক্তারা পুঁজিবাজারে আসতে তেমন আগ্রহী নন। তাদের আগ্রহী করে তুলতে ভালো আর্থিক প্রণোদনা প্রয়োজন। অতীতে তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত কোম্পানির করহারে ১০ শতাংশ ব্যবধান ছিল। কিন্তু কয়েক বছর আগে তা কমিয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। আগামী অর্থবছরের ঘোষিত বাজেটে তালিকাভুক্ত কোম্পানির পাশাপাশি অতালিকাভুক্ত কোম্পানির কারহারও আড়াই শতাংশ কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। তাতে এই দুই ধরনের কোম্পানির করহারের ব্যবধান সাড়ে ৭ শতাংশই থেকে যাচ্ছে। এটি ভালো কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে আসতে নিরুত্সাহিত করবে। কারণ একটি কোম্পানি তালিকাভুক্ত হলে অনেক কমপ্লায়েন্স পরিপালন করতে হয় যার কারণে তাদের ব্যয় বেড়ে যায়। ফলে সাড়ে ৭ শতাংশ কর ছাড় আর আকর্ষণীয় মনে হয় না। বিএমবিএ প্রেসিডেন্ট করহারের পাশাপাশি তালিকাভুক্ত এবং অতালিকাভুক্ত কোম্পানির ভ্যাটের মূল্যসংযোজন কর হারেও ব্যবধান রাখার প্রস্তাব করেন। তিনি তালিকাভুক্ত কোম্পানির ভ্যাটের হার ১০ শতাংশ নির্ধারণের দাবি জানান। তিনি ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে লভ্যাংশ বিতরণের সময় কেটে রাখা আয়করকে উত্সে কর তার চূড়ান্ত করদায় হিসেবে গণ্য করা মার্চেন্ট ব্যাংকের করহার সাড়ে ৩৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে সাড়ে ২৭ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেন সরকার পুঁজিবাজারের উন্নয়নে খুবই আন্তরিক। তিনি নিজেও চান এই বাজার আরো ভালো চলুক বড় বড় কোম্পানিগুলো পুঁজিবাজারে আসুক এসব কোম্পানিতে জনগণের অংশীদারিত্ব বাড়ুক। তিনি কালোটাকা বিনিয়োগের বিষয়টিকে সমর্থন করে বলেন এসব টাকা অর্থনীতির মূলধারার বাইরে থাকলে কোনো লাভ হয় না। কাজে আসে না। বরং এগুলোকে অর্থনীতির মূলধারায় নিয়ে আসতে পারলে দেশের জন্য তা মঙ্গলজনক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/144.csv b/Bangla_fin_news_articles/144.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fe32912c91b66bda2560fdff8addd0be4cb38b1d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/144.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +144,উৎপাদন খরচের তুলনায় দাম কম তবু ক্রেতা নেই,2022-06-16,জামাল উদ্দীন,বিশ্বব্যাপী মন্দার শঙ্কায় বিরূপ প্রভাব পড়েছে দেশীয় সুতার বাজারে। কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচ বেড়েছে বহুগুণ। এমনকি জাহাজীকরণের সমস্যাও দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় উৎপাদন খরচের প্রায় অর্ধেক কম দামেও সুতার ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না। দেশীয় স্পিনিং মিলগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সামগ্রিকভাবে ৩০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে পড়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান আন্তর্জাতিক বাজারে তুলার দাম বেড়েছে। পরিবহন খরচ বৃদ্ধির পাশাপাশি উৎপাদন খরচও বেড়েছে। কিন্তু ক্রেতা না থাকায় উৎপাদিত সুতা নিয়ে বিপাকে পড়েছে স্থানীয় বস্ত্রকলগুলো। এদিকে বন্ড সুবিধায় আসা সুতা খোলা বাজারে বিক্রি হওয়াও বন্ধ হয়নি। এদিকে করোনা পরবর্তী রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ববাজারে টালমাটাল অবস্থা বিরাজ করছে। উন্নত দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি উচ্চমাত্রায় পৌঁছেছে। ক্রেতারা দৈনন্দিন ব্যয়ে লাগাম টেনে ধরায় দেশীয় গার্মেন্টস রপ্তানিও হুমকির মুখে রয়েছে। অভ্যন্তরীণভাবে কাপড়ের চাহিদা কমে যাওয়ায় সুতার বিক্রিতে ভাটা পড়েছে। কাপড়ের চাহিদা কমে যাওয়ায় দেশীয় উৎপাদকরা সুতা কেনা প্রায় বন্ধ করে দিয়েছেন। ফলে অভ্যন্তরীণ বাজার ও আন্তর্জাতিক উভয় বাজারের চাহিদা কমে যাওয়ায় সুতার বিক্রি কমে গেছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের বিটিএমএ কর্মকর্তারা। বিটিএমএ সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন ইত্তেফাককে বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে বেশি। এই যুদ্ধ শেষ না হওয়া পর্যন্ত ঢিমেতালে চলবে। আন্তর্জাতিক ক্রেতারা এখন ধীরে চলে নীতিতে এগোচ্ছে। জাহাজীকরণের সমস্যাতো রয়েছেই। তিনি জানান অভ্যন্তরীণ বাজারের অবস্থাও খুব খারাপ। কাপড়ের বিক্রি কমে গেছে। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে স্পিনিংমিলগুলোতে প্রতিদিনই মজুত বাড়ছে। উৎপাদন সক্ষমতা অনুযায়ী একেক মিলের ক্ষেত্রে একেক রকম মজুত হচ্ছে। কোনো কোনো কারখানার ১৫ দিনের মজুত মানেই ১ হাজার টনের বেশি সুতা জমছে। এভাবে সবগুলো কারখানায় মজুত বাড়তে থাকলে অবিক্রীত সুতা নিয়ে মিলগুলো আরো বেশি সমস্যায় পড়বে। সুতার বাজারের এই শ্লথগতিতে ব্যাংকগুলোও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ব্যাংকের বিনিয়োগে গড়া বস্ত্রকলগুলো নিয়মিত কিস্তি পরিশোধে ব্যর্থ হবে। কর্মীদের বেতনভাতা প্রদানেও অনিশ্চয়তা দেখা দেবে। জানা যায় উৎপাদন খরচ পুষিয়ে না আসায় ৭০ ভাগ পাওয়ার লুম বন্ধ হয়ে গেছে। চাহিদার নিরিখে দেশে বস্ত্রকলে বিনিয়োগে এগিয়ে এসেছেন উদ্যোক্তারা। স্বাধীনতার পর দেশে তাঁত শিল্পের ব্যাপক প্রসার লাভ করে। তখন তাঁত শিল্পের সুতা সরবরাহের জন্য পর্যাপ্ত স্পিনিং মিল ছিল না। পরবর্তী সময়ে তাঁতিদের চাহিদা মেটাতেই দেশে স্পিনিং মিল দেশে গড়ে ওঠে। যারা অভ্যন্তরীণ বাজারের চাহিদা মেটাতে সক্ষম। সংশ্লিষ্টদের মতে দেশীয় সুতার কলগুলো এমনিতেই নানা প্রতিবন্ধকতার মোকাবিলা করছে। মিথ্যা ঘোষণায় কম মূল্যে সুতা আমদানি বন্ডের সুতা খোলাবাজারে বিক্রি আবার তাঁতি সমিতির নামে রেয়াতি শুল্কহারে আমদানি করা সুতাও খোলাবাজারে চলে যায়। এই ত্রিমুখী চাপ মোকাবিলা করে আসা স্পিনিং শিল্প এখন চাহিদা কমে যাওয়ায় নতুন করে সংকটে পড়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান আন্তর্জাতিক বাজার মনিটরিং সেল গঠন করে প্রতিনিয়ত বাজার তদারকি করার মাধ্যমে সরকার সহায়ক নীতি গ্রহণ করতে পারে। যেহেতু আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদার নিরিখে দামের উত্থানপতন ঘটে। এসব নিয়মিত পর্যবেক্ষণে রাখা এবং সেই মোতাবেক নীতি গ্রহণ করা হলে ক্রেতা ও উৎপাদক কারোই সমস্যা হতো না। অন্যান্য দেশে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ব্যাংক ও রাজস্ব নীতি প্রণয়ন করা হয়। তাতে উদ্যোক্তারা ঋণ খেলাপি হন না ক্রেতাদেরও সংকট মোচন হয়। বাংলাদেশেও এই ধরনের নীতি অনুসরণ করলে বিনিয়োগ সুরক্ষা পাবে বলে মনে করেন তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/145.csv b/Bangla_fin_news_articles/145.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a40015172875508116ea4071ca49eb48690963b1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/145.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +145,‘রেমিট্যান্স প্রবাহ কোভিড পূর্ববর্তী স্বাভাবিক ধারায় ফিরতে শুরু করেছে’,2022-06-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদকে জানিয়েছেন দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ কোভিডপূর্ববর্তী স্বাভাবিক ধারায় ফিরতে শুরু করেছে। এবছরের অবশিষ্ট সময়ে প্রবাস নিয়োগের ঊর্ধ্বগতি অব্যাহত থাকবে। ফলে আগামীতে রেমিট্যান্স উল্লেখযোগ্য হারে বাড়বে। গতকাল বুধবার সংসদে টেবিলে উপস্থাপিত প্রশ্নোত্তরে জাতীয় পার্টির জাপা সংসদ সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজীর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান। প্রধানমন্ত্রী জানান বাংলাদেশ বিশ্বে অন্যতম উচ্চ রেমিট্যান্স অর্জনকারী দেশ। ২০১৯২০ অর্থবছরে রেমিট্যান্স হিসেবে ১৮ দশমিক ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্জিত হয় এবং ২০২০২১ অর্থবছরে এটি রেকর্ড পরিমাণে বেড়ে দাঁড়ায় ২৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে যা পূর্ববর্তী অর্থবছরের তুলনায় ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি। সেই সুবাদে প্রবাস আয় প্রাপ্তিতে বিশ্বে সপ্তম স্থান অধিকার করে বাংলাদেশ। তিনি জানান ২০২১২০২২ অর্থবছরে রেমিট্যান্স কিছুটা হ্রাস পেয়েছে এবং জুলাইএপ্রিল পর্যন্ত ১০ মাসে ১৭ দশমিক ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্জিত হয়েছে যা পূর্ববর্তী অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৬ দশমিক ২৫ শতাংশ কম। বিগত ২০১৯২০ ২০১৮২০১৯ ও ২০১৭২০১৮ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসের রেমিট্যান্সের গড় ছিল ১৩ দশমিক ৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সুতরাং দেখা যাচ্ছে কোভিডপূর্ববর্তী তিন বছরের প্রথম ১০ মাসে প্রাপ্ত রেমিট্যান্সের গড় অপেক্ষা ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে প্রাপ্ত প্রবাস আয়ের প্রবৃদ্ধি দশমিক ৯১ শতাংশ বেশি। কাজেই চলতি অর্থবছরে রেমিট্যান্স হ্রাস পাচ্ছে না বলা যেতে পারে। প্রধানমন্ত্রী জানান ২০২০২১ অর্থবছরে কোভিড অতিমারির সময় প্রবাস আয়ে অস্বাভাবিক প্রবৃদ্ধি ঘটেছিল। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরে বিগত ২০২০২১ অর্থবছরের তুলনায় প্রবাস আয় হ্রাসের কারণসমূহ হলো২০২০২১ অর্থবছরে শুরুতে কোভিড অতিমারিতে প্রবাসীরা এক ধরনের অনিশ্চয়তা থেকে তাদের জমানো টাকা দেশে পাঠিয়েছিলেন। অনেকে চাকরি হারিয়ে কিংবা ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করে সব অর্থ দেশে নিয়ে এসেছেন। এখন পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। অনেক প্রবাসী নতুন করে ব্যবসা শুরু করতে গিয়ে দেশে রেমিট্যান্স পাঠানো কমিয়ে দিয়েছেন। তিনি জানান বাংলাদেশের অর্থনীতি কোভিড১৯ অতিমারিকে সফলভাবে মোকাবিলা করে স্বাভাবিক ধারায় ফিরে আসলেও বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগকারী প্রধান প্রধান দেশের অর্থনীতিসমূহ এখনো স্বাভাবিক ধারায় ফিরে আসেনি। ফলে উক্ত দেশসমূহে কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীদের প্রবাস আয় তুলনামূলকভাবে কম থাকায় রেমিট্যান্স পাঠানো কম হয়েছে। করোনাপরবর্তী সময়ে বিশ্বব্যাপী ভ্রমণযোগাযোগ ও ব্যবসাবাণিজ্য সচল হয়েছে। ফলে ব্যাংকিং চ্যানেলের বাইরেও অর্থের লেনদেন বেড়ে যাওয়ায় রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার কারণ হতে পারে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। কীভাবে প্রবাস আয় বাড়ানো যেতে পারে সে বিষয়ে শেখ হাসিনা জানান জনশক্তি রপ্তানি বৃদ্ধি ও বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধির মাধ্যমে রেমিট্যান্সের প্রবাহ বাড়ানো সম্ভব হবে। তিনি জানান বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ১৭০টি দেশে ১ কোটি ২০ লাখের অধিক কর্মী কর্মরত আছে। সরকার বিদেশগামী কর্মীদের নিরাপদ অভিবাসন ও সম্মানজনক পেশা নিশ্চিতকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করছে। সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের ফলে করোনা পরিস্থিতি বিদ্যমান থাকা সত্ত্বেও প্রবাসে নিয়োগ বাড়ছে। ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী কোভিড১৯ অতিমারি সত্ত্বেও ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৬৯ জন বাংলাদেশি কর্মীর বৈদেশিক কর্মসংস্থান হয়েছে। ২০২২ সালের এপ্রিল পর্যন্ত প্রথম ৪ মাসে ৪ লাখ ২৬ হাজার ৫৫৮ জন প্রবাসে নিয়োগ পেয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/146.csv b/Bangla_fin_news_articles/146.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..af2b647b69290c3847aa7ae5c7c32087723b8921 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/146.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +146,বীমা নিয়ন্ত্রক সংস্থার নতুন চেয়ারম্যান জয়নুল বারী,2022-06-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের আইডিআরএ চেয়ারম্যান হিসেবে সাবেক সচিব মোহাম্মদ জয়নুল বারীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে অর্থ মন্ত্রণালয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের বীমা শাখার উপসচিব মো. জাহিদ হৌদো স্বাক্ষরিত বুধবার ১৫ জুন এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ... আইডিআরএর চেয়ারম্যানের পদত্যাগ ... আইডিআরএর চেয়ারম্যানের পদত্যাগ ...আইডিআরএর চেয়ারম্যানের পদত্যাগ এর আগে মঙ্গলবার ঘুষ নেওয়া ও অবৈধভাবে শেয়ার ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ নিয়ে পদত্যাগ করেছেন বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের আইডিআরএ সাবেক চেয়ারম্যান ড. এম মোশাররফ হোসেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/147.csv b/Bangla_fin_news_articles/147.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bca29a0fa6fa9c180999b8af6e81a79d25454b41 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/147.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +147,আইডিআরএ’র চেয়ারম্যানের পদত্যাগ,2022-06-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঘুষ নেওয়া ও অবৈধভাবে শেয়ার ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ নিয়ে পদত্যাগ করেছেন বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের আইডিআরএ চেয়ারম্যান ড. এম মোশাররফ হোসেন। মঙ্গলবার ১৪ জুন অর্থমন্ত্রীর কাছে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। ড. মোশাররফ হোসেন ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আইডিআরএর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। মাত্র দুই বছর পার হতে না হতেই আইডিআরএর চেয়ারম্যান হিসেবে পদত্যাগ করলেন তিনি। ... দেশকে অসভ্য রাষ্ট্রে পরিণত করেছে আওয়ামী লীগ ফখরুল ... দেশকে অসভ্য রাষ্ট্রে পরিণত করেছে আওয়ামী লীগ ফখরুল ...দেশকে অসভ্য রাষ্ট্রে পরিণত করেছে আওয়ামী লীগ ফখরুল একাধিক লাইফ বীমা কোম্পানিতে মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন ড. এম মোশাররফ হোসেন। তিনি একাধিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের স্বাধীন পরিচালক ও বোর্ড অডিট কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করেছেন। বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিএমবিএ সহসভাপতির দায়িত্বও পালন করেছেন এম মোশাররফ হোসেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/148.csv b/Bangla_fin_news_articles/148.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ced2676d66d5793cbfd2ed18dcb7532f1dd45c53 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/148.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +148,সিরামিক শিল্পে ১ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে র‍্যাক,2022-06-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের সিরামিক শিল্পে নতুন করে ১ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আরব আমিরাতভিত্তিক সিরামিক ব্র্যান্ড কোম্পানি র্যাক সিরামিকস বাংলাদেশ লিমিটেড। নতুন কারখানাটি স্থাপন হলে প্রায় দেড় হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে। পরবর্তী ১০ বছরে কারখানাটির গ্রস মুনাফা দাঁড়াবে বার্ষিক প্রায় ৯০ কোটি টাকা। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর এক হোটেলে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য দেওয়া হয়। সেখানে বক্তব্য রাখেন র্যাক সিরামিকস বাংলাদেশ লি.এর চিফ অপারেটিং অফিসার সিওও সাধন কুমার দে কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম এজিএম মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন এস এম আরাফাতুর রহমান প্রমুখ। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সাধন কুমার দে জানান র্যাক সিরামিকস বিশ্বের বৃহত্তম সিরামিক ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে অন্যতম। সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাস আল খাইয়াম প্রদেশের নামের প্রথম তিনটি অক্ষর নিয়ে তাদের কোম্পানিটির নামকরণ করা হয়। বাংলাদেশে প্রায় ২০ বছর ধরে ব্যবসা করছে আন্তর্জাতিক এ কোম্পানিটি। কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম বলেন দেশের নির্মাণ শিল্পের প্রসারের ফলে সিরামিক শিল্পের চাহিদা বাড়ছে। কোম্পানিটির বর্তমান বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা ৩ লাখ ২৫ হাজার বর্গফুট থেকে ১৫ শতাংশ বেড়ে প্রায় ৫ লাখ কোটি বর্গফুটে উন্নীত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। কর্মকর্তারা জানান বাংলাদেশে নির্মাণশিল্প বিপুল সম্ভাবনা দেখাচ্ছে। এই সম্ভাবনার ওপর ভিত্তি করে গাজীপুরে প্রায় ১০০ বিঘা জমিতে একটি বৃহৎ সিরামিক কারখানা স্থাপনের পরিকল্পনা গৃহীত হয়েছে কোম্পানিটির বোর্ডসভায়। ২০২৫ সালের মধ্যে প্রস্তাবিত কারখানাটির উৎপাদন শুরু হবে বলে আশা করেন তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/149.csv b/Bangla_fin_news_articles/149.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4001e6090f38b4d9cb6f2927fd2ade7fc1cc60cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/149.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +149,লিফটে শুল্ক না বাড়ানোর দাবি বেলিয়ার,2022-06-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,লিফটকে অত্যাবশ্যক ক্যাপিটাল মেশিনারি ক্যাটাগরিতে রেখে আগের ১১ শতাংশ শুল্কহার বহাল রাখার দাবি জানিয়েছে লিফট আমদানিকারদের সংগঠন বাংলাদেশ এলিভেটর একসেলটরস অ্যান্ড লিফট ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বেলিয়া। গতকাল মঙ্গলবার ১৪ জুন রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ডিআরইউ প্রস্তাবিত বাজেটে লিফটের ওপর আরোপিত অতিরিক্ত আমদানি শুল্ক বৃদ্ধির প্রতিবাদে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির পক্ষে এ দাবি জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. শফিউল আলম উজ্জ্বল। সংগঠনের সহসভাপতি আক্তার জামিল ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন সংগঠনের সভাপতি এমদাদ উর রহমান। এ সময় সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বেলিয়ার পক্ষে জানানো হয় প্রস্তাবিত ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেটে লিফট আমদানিতে অতিরিক্ত ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। আগে লিফট ক্যাপিটাল মেশিনারিজ ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত ছিল। এক্ষেত্রে লিফটের ক্ষেত্রে ১১ শতাংশ শুল্ক ১ শতাংশ আমদানি শুল্ক ৫ শতাংশ অগ্রিম আয়কর ও ৫ শতাংশ অগ্রিম কর ছিল। তবে প্রস্তাবিত বাজেটে লিফটকে ক্যাপিটাল মেশিনারিজ ক্যাটাগরি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। সেক্ষেত্রে আগের ১১ শতাংশ করসহ ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক ও ১৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হবে। এতে খাতটিতে ৩১ শতাংশ শুল্ক বিদ্যমান। এর ফলে আমদাকিৃত লিফটের দাম ২০ শতাংশ বেড়ে যাবে। বন্ধ হয়ে যেতে পারে লিফট আমাদনিকারক বহু প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হবেন ভোক্তারা। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে সংগঠনের নেতারা জানান স্থানীয় শিল্প রক্ষার নামে আমদানি শুল্ক বাড়ানো হলেও বাজারে তাদের শেয়ার ৫ শতাংশ। পুরোপুরিভাবে দেশে লিফট উৎপাদনকারী কোনো প্রতিষ্ঠানও গড়ে ওঠেনি। বছরে দেশে ৪ থেকে ৫ হাজার লিফট আমদানি হয়। ২০২০ সালে ৮০০ কোটি টাকার লিফট আমদানি হয়েছে। আর ২০২১ সালে আমদানি হয়েছে ৯০০ কোটি টাকার লিফট। মূলত ছোট লিফটের চাহিদা বেশি হওয়ায় আমদানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। ৮১০ জনের লিফটের গড় মূল্য ১৮ থেকে ৪০ লাখ টাকা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. শফিউল আলম উজ্জ্বল বলেন হঠাৎ করেই ২০২২২০২৩ অর্থবছরে বাজেটে স্থানীয় শিল্পকে সুরক্ষা দেওয়ার প্রত্যয়ে আমদানি পর্যায়ে বিদ্যমান শুল্ক ১১ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি করে ৩১ শতাংশ করা আত্মঘাতী হবে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। বেলিয়ার সভাপতি এমদাদ উর রহমান বলেন যারা লিফট আমদানি করে তাদের এখানে এনে সংস্থাপন করতে হয়। ১ বছরের সার্ভিস দিতে হয়। পরবর্তীকালে রক্ষণাবেক্ষণ করতে হয়। এই শিল্পের বয়স ৫০ বছর। এটিকে কেবল আমদানি নির্ভর পণ্য হিসেবে দেখলে চলবে না। পৃথিবীর সব দেশেই লিফট প্রস্তুতকারীদের জন্য নীতিমালা রয়েছে। আমাদের দেশেও নীতিমালা প্রয়োজন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/15.csv b/Bangla_fin_news_articles/15.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..63441c6461601f89f41e90f6302ff0571fef335e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/15.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +15,১৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছে জুলাইয়ে,2022-08-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সদ্য সমাপ্ত জুলাই মাসে ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। এই মাসে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসীরা ২০৯ কোটি ৬৯ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারের বর্তমান মূল্য অনুযায়ী এই অর্থের পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। সোমবার ১ আগস্ট রেমিট্যান্সের উপর বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে উঠে এসেছে গত জুলাই মাসে ২ বিলিয়নের বেশি অর্থাৎ ২০৯ কোটি ৬৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। কোনো এক মাসে প্রবাসী আয়ের এই পরিমাণ গত ১৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে সবশেষ ২০২০ সালের মে মাসে ২ বিলিয়নের বেশি রেমিট্যান্স দেশে এসেছিল। সংশ্লিষ্টদের দাবি জুলাইয়ে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুই ধর্মীয় উৎসবের একটি অর্থাৎ ঈদুল আজহা উদযাপিত হয়েছে। ঈদ উদযাপন ও কোরবানির পশু কেনার জন্য প্রবাসী বাংলাদেশিরা পরিবারপরিজনদের কাছে অর্থ পাঠিয়েছেন। এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম জানান ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন প্রক্রিয়া সহজ করেছে। সরকারও রেমিট্যান্সের প্রণোদনা বাড়ানোর পাশাপাশি নীতি সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। এখন ডলারের রেটও বেশি পাচ্ছে। এছাড়া গত মাসে ঈদুল আজহা ছিল প্রবাসীরা পরিবারের ঈদ উৎসব সুন্দরভাবে পালনের জন্য অর্থ পাঠিয়েছেন। এসব কারণে রেমিট্যান্স বেড়েছে। আশা করছি এ ধারা অব্যাহত থাকবে। গত জুন মাসের চেয়ে জুলাইয়ে প্রায় ২৬ কোটি ডলার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। জুনে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৮৩ কোটি ৭২ লাখ ডলার। মে মাসে এর পরিমাণ ছিল ১৮৮ কোটি ৫৩ লাখ ডলার। গত বছরের জুলাই মাসে প্রবাসীরা পাঠিয়েছিলেন ১৮৭ কোটি ১৫ লাখ ডলার। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর বিএমইটি তথ্য মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন পেশায় বর্তমানে কর্মরত রয়েছেন ১ কোটির বেশি বাংলাদেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/150.csv b/Bangla_fin_news_articles/150.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0f89641813dbb1499dd91100e9177e6e0051b052 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/150.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +150,পুঁজিবাজার হতে পারে নারীদের বিনিয়োগের বড় মাধ্যম,2022-06-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে নারী বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ ও কার্যকারিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আয়োজিত সম্মেলনে বক্তারা বলেছেন আমাদের সমাজে অনেক ক্ষেত্রেই নারীদের আর্থিক স্বাধীনতা নেই। অথচ আর্থিক বৈষম্যহীন সমাজ গড়তে নারীদের আর্থিক স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে পুঁজিবাজার হতে পারে তাদের বিনিয়োগের বড় মাধ্যম। গতকাল মঙ্গলবার ১৪ জুন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের মালটিপারপাস হলে সম্মেলনের আয়োজন করে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেট বিআইসিএম। সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন দেশের তৈরি পোশাক শিল্পে নারীদের অংশগ্রহণ ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ। এছাড়া নারীরা অন্যান্য ক্ষেত্রেও এগিয়ে আসছে। কিন্তু দেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারী হিসেবে তাদের অংশগ্রহণ কম। নারীরা যাতে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে ভূমিকা রাখতে পারে সেজন্য কমিশন সব ধরনের সহায়তা দেবে। বিআইসিএমের নির্বাহী প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার ড. রুমানা ইসলাম মর্ডান সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খুজেস্তা নূরএ নাহারীন। অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন বিআইসিএমের সহকারী অধ্যাপক কাশফিয়া শারমিন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিআইসিএমের জনসংযোগ কর্মকর্তা খালেদা জেসমিন মিথিলা। অধ্যাপক ড. মাহমুদা আক্তার নারী বিনিয়োগকারীদের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন বিআইসিএম তাদের বিনিয়োগ শিক্ষার সুযোগ করে দেবে। খুজেস্তা নূরএনাহারীন বলেন বিনিয়োগের যোগ্যতা এখনো নারীরা অর্জন করতে পারে নাই। এজন্য নারীকেই এগিয়ে আসতে হবে। তাকে শিখতে হবে। এছাড়া নারীদের পুঁজিবাজারে অংশগ্রহণের বিষয়ে প্রচার বাড়াতে হবে। নারীদের পুঁজিবাজারে অংশগ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে বিআইসিএমের সহকারী অধ্যাপক কাশফিয়া শারমিন মূল প্রবন্ধে বলেন আমাদের সমাজে নারীরা অবহেলিত। অনেক ক্ষেত্রেই তাদের আর্থিক স্বাধীনতা নেই। আর্থিক বৈষম্যহীন সমাজ গড়তে নারীদের পুঁজিবাজারে অংশগ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ সেখানেও মাত্র একতৃতীয়াংশ নারী বিনিয়োগকারী। কাশফিয়া শারমিন বলেন বিনিয়োগের আগে শিখতে হবে। তারপর মার্কেটে আসতে হবে। কোম্পানির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে জেনে বিশ্লেষণ করে তারপর বিনিয়োগ করুন। সফলতা পাবেন। অনুষ্ঠানে নারী বিনিয়োগকারী ইসমত জেরিন খান বলেন হ্যাজবেন্ডের কাছ থেকে প্রতি মাসে যে হাতখরচ পান নারীরা সেটাই কিন্তু একজন নারী বিনিয়োগ করতে পারেন। বিনিয়োগকারী সানজিদা পারভীন বলেন যারা গৃহিণী তারাও কিন্তু অল্প অল্প করে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারেন। দেখবেন একসময় সেটাই বড় হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/151.csv b/Bangla_fin_news_articles/151.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c4222926459a12d20b773f736c57e9a3b32b9ecd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/151.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +151,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরকে সম্মাননা প্রদান,2022-06-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরকে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। গত রবিবার ১২ জুন রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে সাইবার সিকিউরিটি সামিটে এ সম্মাননা দেওয়া হয়। অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ লিমিটেড এবিবিএর চেয়ারম্যান সেলিম আর. এফ. হোসেন এবং এবিবিএর সদস্য ব্যাংকসমূহের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীরা তার হাতে এ সম্মাননা তুলে দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/152.csv b/Bangla_fin_news_articles/152.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3bdea816aac35e3e58dd9bebce9a914623e9ba55 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/152.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +152,এবার ডলারের বিপরীতে টাকার মান বাড়লো,2022-06-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এবার ডলারের বিপরীতে টাকার মান বাড়লো। মঙ্গলবার ১৪ জুন প্রতি ডলারের বিনিময় মূল্য ৯২ টাকা ৩৭ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। ১৩ জুন প্রতি ডলার ৯২ টাকা ৫০ পয়সা দরে বিক্রি করা হয়েছে। সেখান থেকে আজ ১৩ পয়সা কমানো হয়েছে। সর্বশেষ গতকাল ১৩ জুন ডলারের দাম ৫ পয়সা বাড়িয়ে ৯২ টাকা ৫ পয়সা নির্ধারণ করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এ নিয়ে এক মাসে ডলারের বিপরীতে টাকার মান ৫ টাকা ৫৫ পয়সা কমেছে। আর চলতি বছরে শুধু ডলারের বিপরীতে অন্তত ১১ বার মান হারিয়েছে টাকা। ... শেয়ারবাজার টানা ৩ কার্য দিবস সূচকের পতন ... শেয়ারবাজার টানা ৩ কার্য দিবস সূচকের পতন ...শেয়ারবাজার টানা ৩ কার্য দিবস সূচকের পতন বিভিন্ন ব্যাংক ও কার্ব মার্কেটে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে ব্যাংকের বাইরে খোলাবাজার বা কার্ব মার্কেটে ডলার বিক্রি হয়েছে ৯৬ থেকে ৯৭ টাকায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/153.csv b/Bangla_fin_news_articles/153.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9af7b8a1e0256deb9a600856964efe273e9efba7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/153.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +153,শেয়ারবাজার টানা ৩ কার্য দিবস সূচকের পতন,2022-06-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের শেয়ারবাজারে দরপতন অব্যাহত রয়েছে। এ নিয়ে টানা তিন কার্য দিবস সূচকের পতন হলো। মঙ্গলবার অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দরপতন হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩০ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৬১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া ডিএসই শরীয়াহ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৮৭ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১৬ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৩০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট ৩৮২ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮৯ কোম্পানির। দরপতন হয়েছে ২৩৬ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৭ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের। ... কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় দম্পতির যাবজ্জীবন ... কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় দম্পতির যাবজ্জীবন ...কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় দম্পতির যাবজ্জীবন এদিকে অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৪৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১ হাজার ২১৮ পয়েন্টে। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৭৮ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৭১০ পয়েন্টে সিএসই৩০ সূচক ৬২ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৪৯৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে ২৯২ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯০টির কমেছে ১৬৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/154.csv b/Bangla_fin_news_articles/154.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..71f2523d3579f6a6c6726e069a677248adc24c3d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/154.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +154,টাকার বিপরীতে ফের ডলারের দাম বাড়লো,2022-06-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মার্কিন ডলারের দাম আবারও বাড়লো। নতুন দামে প্রতি ডলারের বিনিময় মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৯২ টাকা ৫০ পয়সা আগে যা ছিল ৯২ টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম জানান আজ ১৩ জুন প্রতি ডলার ৯২ টাকা ৫০ পয়সা দরে বিক্রি করা হয়েছে। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার ৭ জুন ডলারের দাম ৫ পয়সা বাড়িয়ে ৯২ টাকা করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এ নিয়ে এক মাসে ডলারের বিপরীতে টাকার মান ৫ টাকা ৫৫ পয়সা কমেছে। আর চলতি বছরে শুধু ডলারের বিপরীতে অন্তত ১১ বার মান হারিয়েছে টাকা। ... দরপতনের বৃত্তে শেয়ারবাজার ... দরপতনের বৃত্তে শেয়ারবাজার ...দরপতনের বৃত্তে শেয়ারবাজার বিভিন্ন ব্যাংক ও কার্ব মার্কেটে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে ব্যাংকের বাইরে খোলাবাজার বা কার্ব মার্কেটে ডলার বিক্রি হয়েছে ৯৬ থেকে ৯৭ টাকায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/155.csv b/Bangla_fin_news_articles/155.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a212f0ce128c846f7be93636ea48ea8d5a4a0e7d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/155.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +155,দরপতনের বৃত্তে শেয়ারবাজার,2022-06-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের শেয়ারবাজারে দরপতন অব্যাহত রয়েছে। সপ্তাহের প্রথম রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪৮ পয়েন্ট পতন হয়। আজ সোমবার প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৯ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৯১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দরপতন হয়েছে। তবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে সামান্য বেড়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৯ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৯১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া ডিএসই শরীয়াহ সূচক ৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৯৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১৭ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৩১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট ৩৭৯ টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮৪ কোম্পানির। এছাড়া দরপতন হয়েছে ২৫৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের। ডিএসইতে মোট ৭৯৮ কোটি ১৯ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৩৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা। ... করোনা সংক্রমণ বাড়ছে সবাই সতর্ক থাকুন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ... করোনা সংক্রমণ বাড়ছে সবাই সতর্ক থাকুন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ...করোনা সংক্রমণ বাড়ছে সবাই সতর্ক থাকুন স্বাস্থ্যমন্ত্রী এদিকে অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৬২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১ হাজার ২৬৭ পয়েন্টে। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১০১ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৭৮৯ পয়েন্টে সিএসই৩০ সূচক ৬১ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৫৫৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে ২৯১টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬১টির কমেছে ১৯২টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৮টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/156.csv b/Bangla_fin_news_articles/156.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..abae308e97f23ee4598c5d2020a290f16b3c45ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/156.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +156,ব্যক্তি করের বোঝা বাড়বে নিম্ন আয়ের মানুষ হিমশিম খাবে,2022-06-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ব জুড়ে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব দেশীয় বাজারে কমিয়ে আনতে প্রস্তাবিত বাজেটে কার্যকর পদক্ষেপ নেই। বরং বাড়তি মূল্যের সঙ্গে করের বোঝা বেড়ে যাওয়ায় পণ্য ক্রয়ে সামর্থ্যহীন হয়ে পড়বে সাধারণ মানুষ। বিশেষত নিম্ন আয়ের মানুষের করভার বেড়ে যাওয়ায় তারা দুর্ভোগে পড়বে। প্রয়োজনীয় অনেক খরচ কমিয়ে আনতে হবে। সেক্ষেত্রে শিক্ষা ও খাবারের মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতে ব্যয় কমিয়ে আনা ছাড়া গত্যন্তর থাকবে না। শিক্ষায় ব্যয় কমালে সুষ্ঠু জাতি গঠন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হবে। তাতে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হবে না। বিশেষজ্ঞদের মতে আন্তর্জাতিক কারণে পণ্যমূল্য বাড়ছে। আবার ভ্যাটট্যাক্সের কারণেও ক্রেতাকে পণ্য বা সেবার বিনিময়ে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে। অথচ তার আয় কিন্তু বাড়েনি। ফলে উচ্চবিত্ত ও উচ্চমধ্যবিত্তদের অসুবিধা না হলেও নিম্নবিত্তরা ধরাশায়ী হচ্ছেন। তাদের আয় বাড়ানোর কার্যকর কোনো প্রস্তাব বাজেটে নেই। সাধারণত এ ধরনের পরিস্থিতিতে ক্রেতার ব্যয়ক্ষমতা বা ক্রয় সামর্থ্য বাড়ানোর চেষ্টা থাকতে হয়। ক্রয়ক্ষমতা বাড়ালে ক্রেতা পণ্য কিনবেই। তাতে অর্থনীতি চাঙ্গা হবে। কর্মসংস্থান ও আয় বাড়ানোর সেই কার্যকর পদক্ষেপ বাজেটে সঠিকভাবে প্রতিফলিত হয়নি। বিনিয়োগ বাড়িয়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা কিংবা ক্রেতার হাতে নগদ অর্থের সংস্থান করাই এই মুহূর্তে যৌক্তিক হতো। বাজেট প্রস্তাবে অর্থমন্ত্রী চাহিদার লাগাম টেনে ধরার কথা বলেছেন। উচ্চবিত্তের না হয় বিলাসী পণ্যে লাগাম টানা যায় কিন্তু সাধারণের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে চাহিদার লাগাম কি টানা যায় পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ করের বোঝা নিয়ে বাড়তি ব্যয় মেটানো নিম্নবিত্তের পক্ষে অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে। অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হানের মতে মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্তরা সংকটে আছে। তাদের জন্য তেমন কোনো স্বস্তির জায়গা বাজেটে নেই। মূল্যস্ফীতি সহনীয় করার জন্য যেসব পদক্ষেপ নেওয়া দরকার যেমন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ওপর শুল্ক কমানো ভ্যাট কমানো যাতে দেশীয় বাজারে এসব পণ্যের দাম কমে সেটা নেই। মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিয়ে এবার করমুক্ত আয়ের সীমা বাড়ানোর জন্য সব মহলের দাবি ছিল। এটিকে ৫ লাখ টাকায় উন্নীত করার সুপারিশ করেছেন অনেকেই। কিন্তু তা না করে বরং করভার বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদের মতে উচ্চবিত্তের কর ফাঁকি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা না নিয়ে নিচের তলার মানুষদের কাগজেকলমে করের আওতায় রাখা হাস্যকর। তিনি বলেন আয়করের হার নির্ধারণ করতে প্রথম কত টাকা পর্যন্ত করের হার শূন্য ধরা হবে আর সর্বনিম্ন কত আয় হলে আয়করের আওতায় আসবেএ দুটি বিষয়কে পৃথক করা দরকার। এদিকে ৩৮ ধরনের সেবায় রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এর ফলে ভোগান্তি বাড়বে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। করের টাকা বকেয়া থাকলে গ্যাস বিদ্যুৎ পানিসহ বিভিন্ন পরিষেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার ক্ষমতা দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। এর ফলেও ভোগান্তি বাড়বে। করোনাপরবর্তী সময়ে নিম্ন আয়ের মানুষের আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়ার দাবি থাকলেও সেটি পূরণ হয়নি। করমুক্ত আয়সীমা না বাড়ালেও অন্যান্য খাতে সুবিধা না দিয়ে বরং আরো সংকুচিত করা হয়েছে। বিশ্ববাজারে পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় দেশের নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে। শুধু নিত্যপণ্যই নয় জীবনযাত্রার ব্যয়ও অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। ফলে মানুষের প্রকৃত আয় কমে যাচ্ছে। এমন অবস্থায় সাধারণ মানুষের জন্য বাজেটে কতটুকু সুবিধা থাকছে সেটি নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। ইতিমধ্যে বাজেট প্রতিক্রিয়ায় সব পক্ষ থেকেই বলা হচ্ছে সাধারণ মানুষ মধ্যবিত্তরা এবার সবচেয়ে চাপে পড়তে যাচ্ছে। প্রস্তাবিত বাজেট বিশ্লেষণে দেখা যায় মধ্যবিত্তের নিরাপদ আয়ের উৎস হিসেবে পরিচিত সঞ্চয়পত্রের সুদের হার অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। তবে এবার ৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। শুল্ককর বাড়ানোর ফলে স্মার্টফোন ল্যাপটপ ফ্রিজের মতো দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়বে যা মধ্যবিত্তের খরচ বাড়াতে বাধ্য করবে। বিশ্লেষকেরা বলছেন এই মুহূর্তে মধ্যবিত্তের প্রধান সমস্যা হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি। তাদের একটু স্বস্তি দিতে বাজেটে কিছু নেই বরং তাদের অতিরিক্ত চাপের মধ্যে ফেলা হয়েছে। রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা আরোপ করায় তাদের জীবনযাপন আরো কঠিন হবে। কিছু অতিপ্রয়োজনীয় পণ্যে বাড়তি শুল্ককর আরোপ করার ফলে তাদের খরচ বাড়বে। এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে ক্রেডিট কার্ড গ্রহণের ক্ষেত্রে রিটার্নের কপি দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এতদিন শুধু কর শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন দিয়েই ব্যাংকিং খাতের এই সেবা গ্রহণ করা যো কিন্তু প্রস্তাবিত বাজেটে এটি বাধ্যতামূলক করায় ভোগান্িত বাড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কেননা বহু মধ্যবিত্ত রয়েছেন যারা শুধু টিআইএন গ্রহণ করে এ ধরনের সেবা নিতে পারতেন। এখন তাদের রিটার্ন জমা দিতে হবে। তাছাড়া ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ৫ লাখ টাকার বেশি ঋণের আবেদন করলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানতে চাইবেন ঋণ আবেদনকারী আয়কর রিটার্ন দিয়েছেন কি না। রিটার্ন জমার রসিদ বা প্রাপ্তি স্বীকারপত্র জমা না দিলে ব্যাংকগুলো ঋণ দেবে না। এ ধরনের ঋণ দিলে ব্যাংকগুলোকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা আরোপ করার প্রস্তাব করা হয়েছে এবারের বাজেটে। তাই স্বাভাবিকভাবে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো রিটার্নের রসিদ ছাড়া আর ঋণ দিতে পারছে না। এজন্য মধ্যবিত্তের ঋণ পাওয়ার জায়গা আরো সংকুচিত হতে যাচ্ছে। প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যক্তির কর ছাড়ের সুবিধাও কমানো হয়েছে। বিদ্যমান নিয়ম অনুযায়ী একজন করদাতা মোট আয়ের ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বিনিয়োগ দেখাতে পারতেন। এর মাধ্যমে শর্ত সাপেক্ষে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত কর রেয়াত সুবিধা নেওয়া যেত। নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী বার্ষিক আয়ের ২০ শতাংশের বেশি বিনিয়োগে এ সুবিধা পাওয়া যাবে না। অর্থাৎ ব্যক্তি করের বোঝা আরো বাড়তে যাচ্ছে। এবারের বাজেটে মোবাইল ফোন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়েছে। এতে করে মোবাইল ফোনের দাম বেড়ে যাবে। তাছাড়া ল্যাপটপ আমদানিতে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপের ফলে এই খাতেও বাড়তি খরচ গুনতে হবে। বর্তমানে আমদানি করা ল্যাপটপ দিয়েই সিংহভাগ চাহিদা মেটানো হয়। করোনা মহামারি শুরুর পর ভাচুর্য়াল পদ্ধতিতে অফিসের কাজ করা থেকে শুরু করে স্কুলের লেখাপড়ায়ও মোবাইল ফোন ল্যাপটপের ব্যবহার বহুগুণে বেড়েছে। এগুলো এখন আর শুধু বিলাসপণ্য নয় নিত্যপণ্যের মতোই এগুলোর ব্যবহার হচ্ছে। নতুন করে কর আরোপের ফলে সাধারণ মানুষের ব্যয়ের চাপ আরো বেড়ে যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/157.csv b/Bangla_fin_news_articles/157.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..da1da15afe735806473ff115148e4d296ff4df57 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/157.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +157,আমকাঁঠালের দেশে এখন চাষ হচ্ছে ৭২ প্রজাতির ফল,2022-06-13,মুন্না রায়হান,দুই দশক আগেও আম আর কাঁঠালই ছিল দেশের প্রধান ফল। আর এখন দেশে চাষ হচ্ছে ৭২ প্রজাতির ফল। এ মুহূর্তে বিশ্বে ফলের উৎপাদন বৃদ্ধির সর্বোচ্চ হারের রেকর্ড বাংলাদেশের। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার এফএও হিসাবে টানা ১৮ বছর ধরে দেশে সাড়ে ১১ শতাংশ হারে ফল উৎপাদন বাড়ছে। একই সঙ্গে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ চারটি ফলের মোট উৎপাদনে বাংলাদেশ শীর্ষ ১০ দেশের তালিকায় উঠে এসেছে।সংশ্লিষ্টরা বলেছেন ধারাবাহিকভাবে ফলের এই উৎপাদন বৃদ্ধি খুবই আশার কথা। তবে ফল চাষে নানা ধরনের সমস্যা রয়েছে। বাণিজ্যিকভাবে লাভবান হবার ক্ষেত্রে এই সমস্যাগুলো বড় বাধা। তারা বলেছেন মানসম্পন্ন কলমচারার অভাব রয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বীজ থেকে ফল গাছ হওয়ায় ফলের ফলন ও গুণমান উভয়ই নিম্নমানের। এছাড়া বাংলাদেশের চাষের জমি দিন দিন কমছে। সংশ্লিষ্টরা বলেন ফল পচনশীল হওয়ায় সংগ্রহউত্তর সঠিক পরিবহন ব্যবস্থা সংরক্ষণ প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বাজারজাতকরণের অভাবে কৃষক ন্যায্যমূল্য পায় না। শুধু তাই নয় প্রায় ২৫ শতাংশ ফল সংগ্রহউত্তর নষ্ট হয়ে যায়। এ বিষয়গুলোতে সরকারকে দ্রুত নজর দিতে হবে।কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে ফল বিভাগ উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র বিএআরআই গাজীপুর এ পর্যন্ত উষ্ণ এবং অব উষ্ণমণ্ডলীয় অঞ্চলে চাষোপযোগী ৩০টি বিভিন্ন প্রজাতির ফলের ৬৫টি উন্নত জাত উদ্ভাবন করেছে। যেগুলোর অধিকাংশ কৃষক পর্যায়ে সমাদৃত হয়েছে। দেশীয় ফলের চাষ সম্প্রসারণসহ উৎপাদন বৃদ্ধিতে তা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।বর্তমানে বাংলাদেশ কাঁঠাল উৎপাদনে বিশ্বে দ্বিতীয় আমে সপ্তম ও পেয়ারা উৎপাদনে অষ্টম স্থানে আছে। আর মৌসুমি ফল উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান দশম। আম কাঁঠালের বাইরে মৌসুমি ফলের মধ্যে আছে জাম লিচু কুল কামরাঙা পেঁপে বেল লেবু আনারস আতা সফেদা লটকন তরমুজ ফুটি ইত্যাদি। এছাড়া বিদেশি বিভিন্ন জাতের ফল চাষ হচ্ছে।কৃষি তথ্য সার্ভিসের তথ্যমতে বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রায় ১৯ জাতের বিদেশি ফলের চাষ হচ্ছে। তার মধ্যে রয়েছে অ্যাভোকেডো ম্যাংগোস্টিন স্ট্রবেরি কিউই রাম্বুটান লংগান ল্যাংসাট জাবাটিকাবা শান্তল পিচফল আলুবোখারা পার্সিমন এগ ফ্রুট সাওয়ার সপ নাশপাতি প্যাসন ফ্রুট ড্রাগন ফ্রুট ও ডুরিয়ান অন্যতম।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ১০টি বিদেশি ফল চাষকে সম্ভাবনাময় হিসেবে বিবেচনা করে বলছে বাংলাদেশের আবহাওয়ায় পুষ্টিগুণ বীজ ও চারার সহজলভ্যতা বিবেচনায় রাম্বুটান চেরি ড্রাগন মাল্টা থাই সফেদা পার্সিমন ম্যাংগোস্টিন অ্যাভোকেডো খাটো জাতের নারিকেল ও আরবি খেজুর সারা বছর দেশে ফলানো সম্ভব।বিশেষজ্ঞরা বলেছেন একজন পূর্ণ বয়স্ক ব্যক্তির দৈনিক ফলের চাহিদা ২০০ গ্রাম। কিন্তু এর বিপরীতে আমাদের প্রাপ্যতা মাত্র ৭৪.৪২ গ্রাম। তবে আশার কথা হলো মানুষ আগে অসুখ না হলে ফল খাওয়ার কথা ভাবতো না। কিন্তু এখন প্রতিদিন তাদের খাবারের তালিকায় থাকছে বিভিন্ন ধরনের ফল।২০১৭১৮ অর্থবছরে সারা দেশে প্রায় ৭ লাখ ২৪ হাজার হেক্টর জমিতে আবাদ করে ১ কোটি ২১ লাখ টন ফল উৎপাদন হয়। ২০১৮১৯ অর্থবছরে উৎপাদন হয়েছে ১ কোটি ২১ লাখ ৫১ হাজার ৯৩৪ টন। ২০১৯২০ অর্থবছরে দেশিবিদেশি জাত মিলে উৎপাদিত ফলের পরিমাণ ছিল ১ কোটি ২৩ লাখ ৮৯ হাজার টন।এ প্রসঙ্গে কৃষিসচিব সায়েদুল ইসলাম গতকাল ইত্তেফাককে বলেন বর্তমানে প্রতি বছর দেশে যে হারে ফল উৎপাদন হচ্ছে তা খুবই আশার কথা কিন্তু এখনো তা চাহিদার তুলনায় কম। অর্থাৎ আমাদের ফলের উৎপাদন আরো বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। তিনি বলেন আমাদের অনেক শিক্ষিত তরুণ উদ্যোক্তা এখন বাণিজ্যিকভাবে ফল চাষে এগিয়ে এসেছে। যা আমাদের ফলের ঘাটতি পূরণে সহায়ক হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আমরা চাই আমাদের কৃষিকে আধুনিক কৃষিতে বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তর করতে। যাতে কৃষকরা চাষাবাদ করে লাভবান হয়। তিনি বলেন আমরা এখন খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি পুষ্টি নিশ্চিতে জোর দিচ্ছি। চাহিদা অনুযায়ী ফল উৎপাদনের মধ্য দিয়ে খাদ্যনিরাপত্তা ও পুষ্টি নিশ্চিতদুটোই হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/158.csv b/Bangla_fin_news_articles/158.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ef717531635960188b6435d90be3fdfc41942bb3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/158.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +158,সপ্তাহের প্রথম কার্য দিবসে শেয়ারবাজারে দরপতন,2022-06-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের প্রথম কার্য দিবস রবিবার ১২ জুন দেশের শেয়ারবাজারে সূচকের পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন লেনদেনের সঙ্গে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দরপতন হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪৮ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৪৩১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪০৩ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১৭ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৩৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট ৩৮০ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৩ কোম্পানির। এছাড়া দরপতন হয়েছে ৩০৮ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের। ... ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমিনের স্ত্রী কারাগারে ... ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমিনের স্ত্রী কারাগারে ...ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমিনের স্ত্রী কারাগারে ডিএসইতে মোট ৬৩৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিলো ৭৫৮ কোটি ২৬ লাখ টাকা। এদিকে অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৮১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৩২৯ পয়েন্টে। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৩৪ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৮৯১ পয়েন্টে সিএসই৩০ সূচক ১২২ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৬১৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে ৩০১ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৯টির কমেছে ২২৬টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৬টির। দিন শেষে সিএসইতে ২০ কোটি ৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/159.csv b/Bangla_fin_news_articles/159.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8ffa1973348a9d745c36e90a1dbdcda996d87f6c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/159.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +159,বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার,2022-06-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর হয়েছেন আব্দুর রউফ তালুকদার। আগামী ৩ জুলাই বর্তমান গভর্নর ফজলে কবিরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।শনিবার ১১ জুন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ তাঁকে চার বছরের জন্য নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। আগামী ৪ জুলাই তাঁকে যোগ দিতে বলা হয়েছে।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে সরকারি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ এবং অন্যান্য সব প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্মসম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে আগামী ৪ জুলাই তাঁর যোগদানের তারিখ থেকে চার বছরের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর পদে নিয়োগ দেওয়া হলো। ... ব্যাংকে ৫ কোটি থাকলেই ৫০ হাজার টাকা কর ... ব্যাংকে ৫ কোটি থাকলেই ৫০ হাজার টাকা কর ...ব্যাংকে ৫ কোটি থাকলেই ৫০ হাজার টাকা করআরও বলা হয়েছে আব্দুর রউফ তালুকদার গভর্নর পদে নিয়োজিত থাকাকালে সরকারের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তির শর্ত মোতাবেক বেতনভাতা ও অন্যান্য সুবিধাদি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পাবেন।আব্দুর রউফ তালুকদার ১৯৮৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিসিএস ১৯৮৫ ব্যাচ বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে যোগ দেন। দীর্ঘ বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে বিভিন্ন সরকারি পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তবে পাবলিক ফাইন্যান্স এবং অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় বিশেষত্বের কারণে তার কর্মজীবনের বেশির ভাগ সময়ই কেটেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগে।২০১৮ সালের ১৮ জুলাই অর্থ সচিবের দায়িত্ব নেওয়ার আগে অর্থ বিভাগে ১৮ বছরেরও বেশি সময় কাজ করেছেন আব্দুর রউফ তালুকদার। এ ছাড়া দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি শিল্প মন্ত্রণালয় খাদ্য মন্ত্রণালয় এবং তথ্য মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বাংলাদেশ হাইকমিশনে কুয়ালালামপুরে প্রথম সচিব বাণিজ্যিক হিসেবেও কাজ করেছেন।রউফ তালুকদার প্রায় চার বছর জ্যেষ্ঠ সচিব হিসেবে সফলতার সঙ্গে অর্থ সচিবের দায়িত্ব পালন করছেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্কার প্রক্রিয়ায় তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। বিশেষ করে বাজেট সংস্কার সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা অবসরভোগী সরকারি চাকুরেদের ইএফটির মাধ্যমে পেনশন প্রদান এবং সঞ্চয়পত্রের অটোমেশনে তার ভূমিকা ছিল অনেক। ২০২১ সালে ন্যাশনাল ইন্টিগ্রিটি অ্যাওয়ার্ড পান আব্দুর রউফ তালুকদার।এদিকে ২০১৬ সালে চার বছরের জন্য গভর্নর হিসেবে নিয়োগ পান সাবেক অর্থ সচিব ফজলে কবির। সে হিসাবে তার মেয়াদ ২০২০ সালের ১৯ মার্চ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এর ৩৪ দিন আগে ২০২০ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি গভর্নর হিসেবে তার মেয়াদ ৩ মাস ১৩ দিনের জন্য বাড়িয়ে দেয় সরকার। তখন সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয় ৬৫ বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত তিনি গভর্নর থাকবেন। তার আগেই দায়িত্বের মেয়াদ আরও দুই বছর বাড়ানো হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/16.csv b/Bangla_fin_news_articles/16.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3378adaa2ccec9cb99e0d6fe8eb3916c7d07f697 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/16.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +16,আজ থেকে ১১০ টাকায় সয়াবিন তেল বিক্রি করবে টিসিবি,2022-08-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সোমবার ১ আগস্ট থেকে দেশব্যাপী ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি কার্যক্রম শুরু করছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি। রবিবার সন্ধ্যায় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় সংস্থাটি।সংস্থাটি জানায় নিম্ন আয়ের এক কোটি উপকারভোগী পরিবারের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য তেল চিনি ডাল ও পেঁয়াজ পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে টিসিবি কর্তৃক ঢাকা মহানগরীসহ সারাদেশে আগস্ট মাসের বিক্রয় কার্যক্রম আগামী ১ আগস্ট থেকে শুরু হবে।এই বিক্রয় কার্যক্রম ডিলারের দোকাননির্ধারিত স্থায়ী স্থাপনা থেকে সিটি করপোরেশন জেলা ও উপজেলায় নির্ধারিত তারিখ ও সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী পরিচালনা করা হবে।একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ এক কেজি চিনি ও দুই কেজি করে তেল মসুর ডাল এবং পেঁয়াজ কিনতে পারবেন। এ বিক্রয় কার্যক্রম শুধু মহানগরীগুলোতে এবং আঞ্চলিক কার্যালয় সংশ্লিষ্ট জেলাসমূহে পরিচালনা করা হবে। ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা তেল ১১০ টাকা ডাল ৬৫ টাকা ও পেঁয়াজ ২০ টাকা দরে বিক্রি হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/160.csv b/Bangla_fin_news_articles/160.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa406594e994c2a6c5027d471031810c66e13477 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/160.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +160,শেয়ারবাজারে আরও আড়াই হাজার কোটি টাকা ফিরেছে,2022-06-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগের সপ্তাহের মতো বিদায়ি সপ্তাহেও উত্থান হয়েছে শেয়ারবাজারে। সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজারের প্রধান প্রধান সূচক বেড়েছে। সূচকের সঙ্গে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং অধিকাংশ সিকিউরিটিজের শেয়ার দর বেড়েছে। সপ্তাহটিতে বাজার মূলধন আড়াই হাজার কোটি টাকা ফিরেছে শেয়ারবাজারে। জানা গেছে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ২০ হাজার ২৭৭ কোটি ২০ লাখ ৫৯ হাজার ৬২৮ টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ২২ হাজার ৮৮১ কোটি ৮২ লাখ ৫৫ হাজার ৯৮৬ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীরা ২ হাজার ৬০৪ কোটি ৬১ লাখ ৯৬ হাজার ৩৫৮ টাকা বেড়েছে। গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ৪ হাজার ৩৪১ কোটি ৯১ লাখ ৩৬ হাজার ৮৮০ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৯২৬ কোটি ১২ লাখ ৪৬ হাজার ৯৪১ টাকার। অর্থাত্ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ৪১৫ কোটি ৭৮ লাখ ৮৯ হাজার ৯৩৯ টাকা বা ১১ শতাংশ বেড়েছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই গত সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ১২৯ কোটি ৬১ লাখ ১৩ হাজার ১৪২ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১১৫ কোটি ৮২ লাখ ৮৩ হাজার ১৬৫ টাকার। অর্থাত্ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১৩ কোটি ৭৮ লাখ ২৯ হাজার ৯৭৭ টাকা বা ১২ শতাংশ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/161.csv b/Bangla_fin_news_articles/161.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1967cdf886db81bad3b798dc7f1d108f8cfba7a1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/161.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +161,বাজেটে কালোটাকা বিনিয়োগের সুবিধা চায় সিএসই,2022-06-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০২২২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে অপ্রদর্শিত কালোটাকা সাদা অর্থ বিনিয়োগের সুবিধা চেয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই। গতকাল শনিবার জাতীয় বাজেট ২০২২২০২৩পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় এক ভাচুর্য়াল সংবাদ সম্মেলনে সরকারের কাছে এ সুবিধা চান সিএসইর চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট কয়েকটি বিষয় পুনর্বিবেচনার জন্য অনুরোধ জানানো হয়। সিএসইর চেয়ারম্যান লিখিত বক্তব্যে বলেন বিগত অর্থবছরের বাজেটে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিধানগুলো বাজারবান্ধব ছিল। এ বছর সিএসইর পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল যে বিদ্যমান বিধানগুলো যেন অপরিবর্তিত থাকে। বাজেটে সব বিধান অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। তবে স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যদের লেনদেনের ওপর বিদ্যমান উৎস কর শূন্য দশমিক শূন্য ১৫ শতাংশ নামিয়ে আনার সুপারিশ করা হয়েছিল যা বাজেটে বিবেচিত হয়নি। ব্রোকারেজ হাউজগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য পরিচালন খরচ বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি তীব্র প্রতিযোগিতার বাজারে ব্রোকারেজ সেবার কমিশন অত্যন্ত কমে আসার কারণে এই কর্তন করা অর্থ অধিকাংশ ক্ষেত্রে কার্যকর করদায় হিসেবে বেশি হয়। তাই উত্সে করহার হ্রাসে আমাদের প্রস্তাব পুনর্বিবেচনার জন্য অনুরোধ জানান। এছাড়াও তালিকাভুক্ত কোম্পানি থেকে প্রাপ্ত নগদ লভ্যাংশ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয়কর মুক্ত করা এই করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা ১ লাখ টাকা পর্যন্ত নির্ধারণ করা মিউচুয়াল ফান্ড বা ইউনিট ফান্ড থেকে প্রাপ্ত নগদ লভ্যাংশ ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত আয়কর মুক্ত করা এই মিউচুয়াল ফান্ড বা ইউনিট ফান্ড থেকে প্রাপ্ত নগদ লভ্যাংশকে সম্পূর্ণ আয়কর মুক্ত রাখা যেতে পারে। মিউচুয়াল ফান্ড ইন্ডাস্ট্রিকে প্রসারিত হতে উত্সাহিত করার জন্য এই সুবিধা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/162.csv b/Bangla_fin_news_articles/162.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..16aa773c73a9ab19025bdb23112ebf53585bc15c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/162.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +162,‘বাজেটের গত্বাঁধা বাক্যে দারিদ্র্য বিমোচন ও কর্মসংস্থান সম্ভব নয়’,2022-06-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ বলেছেন জাতীয় বাজেটে অনেকগুলো সুন্দর কথামালায় সাজানো গত্বাঁধা বাক্য ব্যবহার করে দারিদ্র্য বিমোচোন ও কর্মসংস্থান তৈরি করা সম্ভব নয়। বাজেটে সবার জন্য পেনশন স্কিমের ঘোষণা সাধারণের মধ্যে আলোচিত হলেও অর্থনীতিবিদগণ এই বিষয়ে বরাদ্দের দৈন্যতার কথা তুলে ধরে হতাশা প্রকাশ করেছেন। অন্যদিকে বছরের পর বছর জাতীয় সম্পদ পাচারকারীদের বিষয়ে নীতি নৈতিকতাহীন ঘোষণা মূলত অর্থপাচার দুর্নীতি ও লুটপাটকারীদের প্রণোদনা বলে মনে হয়েছে। এবারের বাজেট সব মিলিয়ে ধনীগরিবের বৈষম্যকে আরো ত্বরাম্বিত করবে। মাফিয়া চক্রের স্বার্থ রক্ষায় সহায়ক ভূমিকা রাখবে। সংগঠনের নেতৃবৃন্দ আরো বলেন ২০২২২৩ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট প্রসঙ্গে ইতিমধ্যে সিপিডি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বিশ্লেষণ গণমাধ্যমে বের হয়েছে। পাশাপাশি বাজেট পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী উল্লেখ করেছেন আগামী বছর জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কারণে নানা জটিল সময়ের মুখোমুখি হতে হবে। বিশ্বব্যাপী অব্যাহত সংকট ও দেশের চলমান পরিস্থিতিতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণসহ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব পক্ষের অব্যাহত প্রয়াস রাখতে হবে। গতকাল শাহবাগ জাতীয় টেনিস কমপ্লেক্স সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলনের কার্যালয়ে সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় নেতৃবৃন্দ বাজেট নিয়ে এসব কথা বলেন। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সালেহ আহমেদের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন যুগ্মসাধারণ সম্পাদক এ কে আজাদ জহিরুল ইসলাম জহির অধ্যক্ষ সিরাজুল ইসলাম অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সবুজ সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য অলক দাশগুপ্ত অ্যাডভোকেট পারভেজ হাসেম বিপ্লব চাকমা সাজেদুল আলম কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুল ওয়াহেদ নূরুল আমিন ঢাকা মহানগর নেতা জুবায়ের আলম প্রমুখ। বক্তারা আরো বলেন বৈশ্বিক মহামারি করোনা বিপর্যয় ও ইউক্রেনরাশিয়া যুদ্ধ পরিস্থিতিতে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের প্রেক্ষাপটে ২০২২২৩ অর্থবছরে জাতীয় বাজেট ভবিষ্যৎ জাতীয় অগ্রযাত্রার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এমন প্রত্যাশা দেশবাসীর সঙ্গে আমাদেরও ছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলোএবারের প্রস্তাবিত বাজেটের পর্যালোচনায় অর্থনীতিবিদগণ যে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন তাতে ভবিষ্যৎ জাতীয় নিরাপত্তা কর্মসংস্থান আরো সংকুচিত হবে বলে আমাদের শঙ্কা। এবারের বাজেটে গ্রামশহরের বৈষম্য নিরসন সর্বস্তরে জবাবদিহিতার বিষয় উপেক্ষিত হয়েছে। প্রস্তাবিত বাজেট পর্যালোচনা করে সংশোধিত আকারে কর্মসংস্থান তৈরি দারিদ্র্য বিমোচন সামাজিক নিরাপত্তা বলয় প্রসারিত করা শিক্ষা ও চিকিত্সা ক্ষেত্রে বাস্তবমুখী পদক্ষেপ গ্রহণে জাতীয় সংসদ কার্যকর ভূমিকা নেবে বলে আশা প্রকাশ করেন তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/163.csv b/Bangla_fin_news_articles/163.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8650885213dcb4c42e84cc9e79e6f2342207fd49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/163.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +163,‘প্রস্তাবিত বাজেটে ফ্রিজ সংযোজন শিল্পকে উৎসাহিত করা হয়েছে’,2022-06-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,২০২২২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ সংযোজন শিল্পে খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্যহারে শুল্ক কমানো হয়েছে। এই প্রস্তাবনার মাধ্যমে দেশে ফ্রিজ উৎপাদন পর্যায়ে সংযোজনকারী বা অ্যাসেম্বলারদের উৎসাহিত করা হচ্ছে বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা এতে আমদানি ব্যয় কমাতে সরকারের নেওয়া পরিকল্পনা বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হবে। পাশাপাশি দেশীয় পূর্ণাঙ্গ ফ্রিজ উৎপাদন শিল্পখাতের অগ্রগতিও ক্ষতির সম্মুখীন হবে এবং ঝুঁকির মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। গত বৃহস্পতিবার ৯ জুন জাতীয় সংসদে ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বাজেট বক্তৃতা এবং বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী বলেন দেশের ভেতর যেসব পণ্য উৎপাদন করা যায় সেগুলো বিদেশ থেকে আনা আমরা নিরুৎসাহিত করছি। দেশের ভেতরে যেসব পণ্য উৎপাদন হয় সেগুলো যদি আমাদের ব্যবহারে লাগে তাহলে উৎপাদন আরও বাড়ানো হোক। ওইসব পণ্য বিদেশ থেকে আনা আমরা ভালোভাবে দেখি না। আমরা এভাবেই মেড ইন বাংলাদেশ কনসেপ্টকে এগিয়ে নিয়ে যাবো। কিন্তু বাজেটে এর প্রতিফলন দেখা যায়নি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। বাজেট উপস্থাপনের পর অর্থ মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন এসআরও জারি করে। এসআরও তে রেফ্রিজারেটরের উৎপাদক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দুটি ক্যাটাগরি করা হয়েছে। এসআরও অনুযায়ী রেফ্রিজারেটরের প্রধান অংশ মেইন পার্টস এবং যে কোনো দুইটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ উৎপাদন করলে কোনো প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরি১ এর উৎপাদক হিসেবে গণ্য হবে। অন্যথায় ফ্রিজের বডি কেবিনেট উৎপাদন করলেই বাকিটা আমদানি করে রেফ্রিজারেটর উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরি২ হিসেবে গণ্য হবে। এক্ষেত্রে অতি অল্প বিনিয়োগ এবং লোকবল ব্যবহার করেই তারা উৎপাদকের সুবিধা ভোগ করতে পারবে। ... টাকা ফেরত আনতে বাধা দিয়েন না অর্থমন্ত্রী ... টাকা ফেরত আনতে বাধা দিয়েন না অর্থমন্ত্রী ...টাকা ফেরত আনতে বাধা দিয়েন না অর্থমন্ত্রী এতে করে যেসব প্রতিষ্ঠান বিপুল বিনিয়োগের মাধ্যমে রেফ্রিজারেটরের সবধরনের যন্ত্রাংশ তৈরি করেন তাদের সঙ্গে সংযোজনকারী প্রতিষ্ঠানের পার্থক্য থাকবে না। ফলে স্থানীয় রেফ্রিজারেটর শিল্পে বড় বিনিয়োগ আসবে না। দেশীয় উদ্যোক্তারা পূর্ণাঙ্গ উৎপাদনমুখী শিল্পের পরিবর্তে সংযোজন শিল্প স্থাপনে বেশি আগ্রহী হবেন। ফলে দেশ বিপুল পরিমাণ কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ হারাবে। এর বিপরীতে আমদানি ব্যয় বাড়বে। এতে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় হবে। যেটা সরকারের শিল্প সহায়ক নীতি এবং অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতার সঙ্গে সাংঘার্ষিক। এতে করে রেফ্রিজারেটরে প্রকৃত উৎপাদনকারী শিল্পের পরিবর্তে সংযোজন শিল্প উৎসাহিত হবে। বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা দরকার বলে অভিমত দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। দেশের অর্থনীতিবিদ ও খাতসংশ্লিষ্টদের মতে এই বাজেট প্রস্তাবনায় সুফল পাবেন ফ্রিজ উৎপাদন পর্যায়ে স্থানীয় অ্যাসেম্বলাররা। এতে করে দেশীয় ফ্রিজ উৎপাদন অ্যাসেম্বলিং শিল্পে খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানি পরিমাণ বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে। যা কিনা ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন ঠেকাতে সরকারের নেওয়া আমদানি ব্যয় কমানোর পরিকল্পনা বাস্তবায়নের বিপরীত। খাতসংশ্লিষ্ট ও বিশেষজ্ঞরা মনে করেন ফ্রিজ উৎপাদনে বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই স্বয়ংসম্পূর্ণ। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও সরকারের দেওয়া শিল্পবান্ধব সহায়ক নীতি ও কর সহায়তায় উৎপাদনশীলতার দিকে এগিয়ে গিয়েছে দেশের ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য শিল্পখাত। বর্তমানে দেশে ফ্রিজ টিভি এসির মতো ইলেকট্রনিক্স পণ্যের পুরোপুরি উৎপাদনমুখী বেশকিছু শিল্প বিকাশ লাভ করেছে। দেশীয় শিল্পোদ্যোক্তারা বিশাল অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করে কারখানায় ব্যাপক পরিসরে অত্যাধুনিক সব মেশিনারিজ স্থাপনের মাধ্যমে ফ্রিজ ও এর আনুষঙ্গিক সকল যন্ত্রাংশ এখন দেশেই তৈরি করছে। স্থানীয় বাজারে ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তি পণ্যের সিংহাভাগ চাহিদা মিটাতে সক্ষম হচ্ছেন এ খাতের উৎপাদনমুখী দেশীয় শিল্পোদ্যোক্তারা। শুধু তাই নয় দেশে তৈরি উচ্চ গুণগতমানের ফ্রিজ এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রফতানি হচ্ছে। দেশীয় ফ্রিজ উৎপাদন শিল্পের তৈরি মেইড ইন বাংলাদেশ খ্যাত পণ্য বিশ্ববাজারে ব্যাপক প্রশংসা পাচ্ছে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন বাংলাদেশের ফ্রিজ ও ইলেকট্রনিক্স শিল্প যখন পুরোপুরি উৎপাদনশীলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে তখন এ খাতে অ্যাসেম্বলিং শিল্পোদ্যাক্তাদের উৎসাহিত করা ঠিক হবে না। ... পাচার হওয়া টাকা দেশের মানুষের হক অর্থমন্ত্রী ... পাচার হওয়া টাকা দেশের মানুষের হক অর্থমন্ত্রী ...পাচার হওয়া টাকা দেশের মানুষের হক অর্থমন্ত্রী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. ইফতেখার হোসেন বলেন বাংলাদেশে যেসব পণ্যের উৎপাদন সক্ষমতা আছে এবং সামগ্রিকভাবে জনগণের চাহিদা মেটাতে সক্ষম সেসব পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে অ্যাসেম্বলারদের সুবিধা দেওয়া ঠিক হবে না। অর্থনীতিবিদ আবু আহমেদ বলেন দেশীয় শিল্প প্রতিষ্ঠানকে সরকার বরাবরই গুরুত্ব দিয়ে আসছে। দেশের অর্থনীতির জন্যও এটি ভাল। তবে উৎপাদন ভলিউম অনুযায়ী সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অর্থাৎ যদি এ খাতে অনেক বেশি পণ্য যোগ হয় তাহলে এক ধরনের সিদ্ধান্ত হতে পারে। অন্যদিকে এর মাধ্যমে যে পরিমাণ উৎপাদন বাড়তি যোগ হচ্ছে তার থেকে ফিনিসড প্রোডাক্ট উৎপাদকরা বেশি কন্ট্রিবিউট করছে তাহলে তাদের সুবিধা বাড়ানো উচিত। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আইনুল ইসলাম বলেন সরকার মেইড ইন বাংলাদেশ কে প্রমোট করতে চাচ্ছে। সরকারের মনোভাবটা হচ্ছে এমন যে দেশের জন্য উৎপাদন করো দেশেই উৎপাদন করো। এতে দেশে কর্মসংস্থান হবে। সব পর্যায়ের উৎপাদকদের সুযোগ ও গুরুত্ব দেওয়া ভালো। তবে কিছুক্ষেত্রে এমন নীতিমালা দরকার যেন দেশেই কিছু পণ্যের উৎপাদন সক্ষমতা এবং স্বয়ংসম্পূর্ণ উৎপাদক তৈরি হতে পারে। এক্ষেত্রে কিছু বিষয় সরকারের পরিকল্পনায় থাকা উচিত। তিনি বলেন দেশীয় কম্প্রেসর ও রেফ্রিজারেটর উৎপাদন শিল্পে সরকার যেহেতু নতুন উৎপাদকদের আমন্ত্রণ জানাচ্ছে তার মানে সরকার এই খাতকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। তবে যারা স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠান অবশ্যই তাদের প্রাধান্য দেওয়া উচিত। ... মূল্যস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার বাজেট ... মূল্যস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার বাজেট ...মূল্যস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার বাজেট সংশ্লিষ্টদের মতে সরকার দেশীয় পূর্ণাঙ্গ উৎপাদনমুখী ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য খাতে যে সুবিধা দিচ্ছে এ খাতের উদ্যোক্তারা তার অনেক বেশি ফেরত দিচ্ছেন। এতে স্থানীয় ও বৈদেশিক বিনিয়োগ হচ্ছে কর্মসংস্থান ও দেশীয় উৎপাদন বাড়ছে আমদানি ব্যয় হ্রাস পাচ্ছে বিপরীতে বাড়ছে রফতানি আয়। যা রাজস্ব খাতে অবদান রাখছে। অন্যদিকে এ খাতের অ্যাসেম্বলিং শিল্পে কর রেয়াত সুবিধা দিলে প্রকৃত উৎপাদকের পরিবর্তে অ্যাসেম্বলারের সংখ্যা যেমন বাড়বে তেমনি খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানির পরিমাণ বৃদ্ধির সঙ্গে দেশের দেশের বৈদেশিক মুদ্রায় ব্যয়ও বাড়বে। ফলে দেশের আমদানি ব্যয় কমাতে সরকারের নেওয়া পদক্ষেপ চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/164.csv b/Bangla_fin_news_articles/164.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..843dfef3a4785a8d76aef31f66e8e546f2c4908f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/164.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +164,হজ ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে আজ ব্যাংক খোলা,2022-06-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,হজ কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখা ও উপশাখাসমূহ আজ শনিবার ১১ জুন খোলা থাকছে। সীমিত সংখ্যক জনবল দিয়ে পূর্ণ দিবস খোলা থাকবে ব্যাংকের এসব শাখাগুলো। এর আগে বৃহস্পতিবার ৯ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ সাইট সুপারভিশনডিওএস হজ কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যাংকের শাখা খোলা রাখার বিষয়ে নির্দেশনা দেয়। নির্দেশনায় বলা হয় হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে সীমিত সংখ্যক লোকবলের মাধ্যমে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে পূর্ণ দিবস বাংক খোলা রাখতে হবে। এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ প্রদান করা হলো। ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১এর ৪৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে জনস্বার্থে এ নির্দেশ জারি করা হলো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/165.csv b/Bangla_fin_news_articles/165.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c290e5faa213b2ba15b280a94e1516e095db2fac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/165.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +165,নিত্যপণ্যের দাম কমাতে বাজেটে পর্যাপ্ত পদক্ষেপ নেই সিপিডি,2022-06-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রস্তাবিত বাজেটে নিত্যপণ্যের দাম কমাতে পর্যাপ্ত পদক্ষেপ নেই বলে মনে করে বেসরকারি উন্নয়ন গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি। সংস্থাটির মতে এই বাজেটে চাল ডালসহ ২৯টি নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দরকার ছিল। তা করা হয়নি। সিপিডির পক্ষ থেকে নিত্যপণ্যের দাম কমাতে কর কমানোর সুপারিশ করা হয়েছিল। সেটিও রাখা হয়নি। শুক্রবার ১০ জুন জাতীয় বাজেট ২০২২২৩ এবং সিপিডির পর্যালোচনা শীর্ষক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন। সিপিডি বলছে যারা ব্যাংক ঋণ নিয়ে দুর্নীতি করে অন্যায়ভাবে অর্থ নিয়ে গেছে তাদের আবার সুযোগসুবিধা দিয়ে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। এটা চরম অনৈতিক। আমরা বলছি এ থেকে আসলে কোনো অর্থ আসবে না। এই ধরনের উদ্যোগ নৈতিকতা পরিপন্থি। যারা সৎ করদাতা তাদের নিরুৎসাহিত করা নৈতিকভাবে তাদের নীতিভ্রষ্ট করার একটা প্রচেষ্টা। অন্যদিকে যারা অবৈধ উপায়ে অর্থসম্পদ বাইরে নিয়ে যায় তাদের কিন্তু প্রকারান্তরে উৎসাহিত করা হয়েছে। ... ব্যাংকে ৫ কোটি থাকলেই ৫০ হাজার টাকা কর ... ব্যাংকে ৫ কোটি থাকলেই ৫০ হাজার টাকা কর ...ব্যাংকে ৫ কোটি থাকলেই ৫০ হাজার টাকা কর ড. ফাহমিদা বলেন বর্তমানে মূল্যস্ফীতি রয়েছে ৬ দশমিক ২৯ শতাংশ। এ অবস্থায় প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। আগামী এক বছরে মূল্যস্ফীতি কীভাবে কমবে কারণ পৃথিবীর অনেক দেশ অর্থনৈতিক মন্দায় চলে যাবে। তাহলে কীভাবে মূল্যস্ফীতি কমবে এটাই বড় প্রশ্ন। তিনি বলেন বর্তমানে জনজীবনের ওপর চাপ রয়েছে। বাজেটে প্রত্যাশা ছিল নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষকে স্বস্তি দেওয়া হবে কিন্তু দেওয়া হয়নি। উল্টো বিত্তবানদের কর কমানো হয়েছে। প্রস্তাবিত বাজেট যে লক্ষ্য নিয়ে প্রণয়ন করা হয়েছে তা পূরণে নেওয়া পদক্ষেপগুলো পরিপূর্ণ নয়। নীতিকৌশলের ক্ষেত্রে পদক্ষেপ অসম্পূর্ণ এবং বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তা অপর্যাপ্ত। সিপিডি বলছে মূল্যস্ফীতি ও বৈশ্বিক অর্থনীতির নানা চাপ রয়েছে। চাপ মোকাবিলায় ৬টি লক্ষ্যের কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী। যার মধ্যে রয়েছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগ বৃদ্ধি বর্ধিত ভর্তুকির জন্য অর্থায়নের সংস্থান বৈদেশিক অর্থের ব্যবহার নিশ্চিত করা টাকার বিনিময় মূল্য স্থিতিশীল রাখা এবং রিজার্ভ সন্তোষজনক রাখা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/166.csv b/Bangla_fin_news_articles/166.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a5b7571ea25bdfba45f56bb7738db5cfb119d479 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/166.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +166,ব্যাংকে ৫ কোটি থাকলেই ৫০ হাজার টাকা কর,2022-06-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকে ৫ কোটি টাকা জমা হলেই কর দিতে হবে বেশি। ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেটে এই প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রস্তাবনা অনুযায়ী কোনো ব্যক্তির ব্যাংক হিসাবে ৫ কোটি টাকা বা এর বেশি জমা হলে ৫০ হাজার টাকা আবগারি শুল্ক কাটা হবে যা আগে ছিল ৪০ হাজার টাকা।গতকাল জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন বর্তমানে ব্যাংক হিসাবের ওপর আবগারি শুল্ক আদায় করা হয়। কোনো ব্যক্তির ৫ কোটি টাকার বেশি থাকলে বছরে ৪০ হাজার টাকা আবগারি শুল্ক প্রযোজ্য রয়েছে। এখন থেকে ৫ কোটি টাকার ঊর্ধ্বে ব্যাংক স্থিতির ওপর ৫০ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করছি।এদিকে জালজালিয়াতি রোধে এখন থেকে আমানতসহ লেনদেনের হিসাব বিবরণী গ্রাহককে দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ব্যাংকগুলোকে ছয় মাস পর পর গ্রাহককে হিসাব বিবরণী দিতে হবে। গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক সকল বাণিজ্যিক ব্যাংককে এ বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছে।নতুন নির্দেশনা মতে হিসাবের বিবরণী ইমেইল ডাক ও কুরিয়ারে পাঠাবে ব্যাংক। আর গ্রাহকের হিসাবে লেনদেনের তথ্য তাত্ক্ষণিকভাবে মোবাইল বার্তা দিয়ে জানাতে হবে। ব্যাংকগুলোকে এ সেবার জন্য চার্জ না নিতে বলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/167.csv b/Bangla_fin_news_articles/167.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..597fa659c8964c7fdb9c8d5e8834f9bb8ab86eba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/167.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +167,আড়াইহাজারে পরিবেশবান্ধব প্লাটিনাম গ্রিন কারখানা,2022-06-10,আড়াইহাজার নারায়ণগঞ্জ সংবাদদাতা,দেশের পরিবেশবান্ধব কারখানাগুলোর মধ্যে অন্যতম মিথিলা টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। এটি ওভেন টেক্সটাইল ডাইংয়ে দেশেই নয় বিশ্বের অন্যতম পরিবেশবান্ধব প্লাটিনাম গ্রিন কারখানা। রাজধানীর উপকণ্ঠে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার দুপ্তারার অন্যতম পুরোধা শিল্প উদ্যোক্তা খান পরিবারের সদস্যরা প্রতিষ্ঠা করেন লিড প্লাটিনাম ওভেন টেক্সটাইল ডাইং এ কারখানাটি। কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ এ কারখানাকে সরকার গত ডিসেম্বরে বঙ্গবন্ধু গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড প্রদান করে।জানা যায় ছত্রিশ বিঘা জমির উপর প্রতিষ্ঠিত রপ্তানিমূখী মিথিলা গ্রুপের এই পরিপূর্ণভাবে উৎপাদন শুরু করে ২০১৯ সালের প্রথম দিকে। এর অর্ধেক জায়গাই ফাঁকা যেখানে বনায়ন হয়েছে। তিন বিঘার মধ্যে রয়েছে বিশাল একটি পুকুর। সেডের উপরের বৃষ্টির পানি সরাসরি পুকুরে পড়ে। স্বচ্ছ জলধারা এ পুকুরে পানি দিয়ে বাগানের পানি অগ্নিনির্বাপক কাজে ব্যবহার করার ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া এই পুকুর নানা প্রজাতির মাছ চাষ করা হয়েছে। পর্যাপ্ত খোলা জায়গা রেখে বাকি জায়গার উপর গড়ে তোলা হয়েছে কারখানা ভবন। এখানে আছে শ্রমিকদের জন্য সর্বোচ্চ ও আধুনিক নিরাপত্তাব্যবস্থা। মিথিলা টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল ইউএসজিবিসি এবং লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন লিড কর্তৃক সার্টিফাইড প্রাপ্ত সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রিন স্ট্যাটাস প্লাটিনাম ক্যাটাগরি ওভেন ফেভরিক ডাইং এ কারখানাটি সব ক্যাটাগরির শিল্প প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এটি বিশ্বে পঞ্চম শ্রেষ্ঠ গ্রিন ক্যাটাগরির প্রতিষ্ঠান। . .... ... . ফেব্রিক্স ইন্সপেক্টর রেজাউল বলেন সাধারণ ডাইং কারখানাগুলোতে অধিক তাপমাত্রার কারণে কয়েকবছর কাজ করার পর শ্রমিকদের নানা রোগে আক্রান্ত হতে হয়। মিথিলার এই কারখানা গত চার বছর যাবৎ কাজ করছি। মোট ৫৪ জন শ্রমিক তার আওতায় কাজ করছে। নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রা প্রাকৃতিক বাতাস এবং পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার কারণে বেশ আরাম ও আনন্দে কাজ করছে তারা। ছুটিছাটা থেকে শুরু করে আপদবিপদে মিথিলার কর্তৃপক্ষ সবসময় শ্রমিকদের পাশে দাড়িয়ে সহযোগিতা করে থাকে। সব শ্রমিক নিয়ে প্রতিবছর বিভিন্ন খেলার টুর্নামেন্ট শীতে পিঠা উৎসব বনভোজনসহ বিভিন্ন বিনোদনের আয়োজন করা হয়ে থাকে। শ্রমিকদের দক্ষতার ওপর এওয়ার্ড ও পদোন্নতি দেওয়া হয়।পিচ ডিপার্টমেন্টের সহকারী ব্যবস্থাপক হৃদয় চন্দ্র রায় বলেন প্রতি মাসে এক তারিখে বেতন প্রদান প্রতি বছর ইনক্রিমিন প্রভিডেন্ট ফান্ডের সুযোগ প্রতি পাঁচ বছর অন্তর এককালীন অর্থ প্রদান শ্রান্তি বিনোদনসহ সরকারি সব সুযোগ সুবিধা মিথিলা দিয়ে থাকে। মালিক পক্ষ লাভের দশ শতাংশ শ্রমিকদের জন্য বরাদ্ধ রেখেছেন। ফলে প্রত্যেক শ্রমিক এ ফ্যাক্টরিকে নিজের মনে করে কাজ করে। কাজের জন্য কোনো সময় কাউকে তাগাদা দিতে হয় না। সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং আগামী প্রজন্মকে একটি ভালো পরিবেশ দেওয়ার লক্ষ্যে মিথিলা টেক্সটাইলটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে জানিয়েছেন মিথিলা গ্রুপের পরিচালক মাহবুব খান হিমেল। তিনি বলেন এ কারখানাটি পরিবেশ বান্ধব করার জন্য জায়গা নির্ধারণ থেকে শুরু করে কনক্ট্রাশন ওয়ার্ক পুরোপুরি উৎপাদন পর্যন্ত প্রত্যেকটি ধাপে বিশেষ নজর ছিল। সেই সঙ্গে গ্রিন ফ্যাক্টরি করতে যা যা রিকোয়ারম্যান্ট ছিল সব করা হয়েছে। কোনো দুর্ঘন্ধ নেই চারিদিকে পাখির সুন্দর ডাক ফ্লোরের ভেতরটাও নিট এন্ড ক্লিন সর্বোপরি শ্রমিকদের কাজের পরিবেশ দেওয়া হয়েছে।শ্রমিকরা যাতে আনন্দের মধ্যে থেকে কাজ করতে পারে ওই পরিবেশ দেয়ার চেষ্টা করেছি। ... ডাক্তার আছে মেশিন নাই মেশিন আছে ডাক্তার নাই ... ডাক্তার আছে মেশিন নাই মেশিন আছে ডাক্তার নাই ...ডাক্তার আছে মেশিন নাই মেশিন আছে ডাক্তার নাই তিনি আরও বলেন প্রোডাকশন ফ্লোরে সম্পূর্ণ দিনের আলোতে কাজ চলে। কোনো বৈদ্যুতিক লাইটের প্রয়োজন পড়ে না। সেডের উপর স্কাইলাইট ব্যবহার করা হয়েছে যার মাধ্যমে দিনের আলোতে কাজ করতে পারছি। যেখানে তিনশ থেকে সাড়ে তিনশ লাক্স লাইটের প্রয়োজন। সেই আলো সম্পূর্ণ দিনের আলোতে সোর্সিং করে নিচ্ছে যা বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে বড় ধরনের ভূমিকা রাখছে।মিথিলা গ্রুপের চেয়ারম্যান আজাহার খান বলেন আমাদের মেইন থিম হলো প্রোডাকশন সার্ভিস ইমপ্রোভমেন্ট এন্ড কমিটমেন্টের স্বচ্ছতার মাধ্যমে বায়ারদের ইমপ্রেস করা। যার জন্য বিশ্বমানের প্রোডাক্ট আমরা দিতে পারছি। বিশ্ব মানের ওভেন কাপড় তৈরি করার জন্য সব ধরনের সুযোগ সুবিধা রয়েছে মিথিলায়। বায়ারদের রিকোয়ারম্যান্ট পুরো বাস্তবায়নের জন্য প্রোডাক্ট কোয়ালিটি ইমপ্রোভ করার জন্য এক্সপার্ট টেকনিশিয়ান কেমিস্ট সবসময় কাজ করে যাচ্ছে। মিথিলার ল্যাব সাইট বিশ্বমানের। ফলে বায়রারা মিথিলার টিমের সঙ্গে কাজ করে পুরোপুরি সন্তোষ্ট। আর এর অর্জন মিথিলার সব কর্মকর্তাকর্মচারীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফসল বলে তিনি উল্লেখ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/168.csv b/Bangla_fin_news_articles/168.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ee9b54fe098f28cea9590da8c39e88a1243ae038 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/168.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +168,বাজেটে মূল্যস্ফীতি কমানোর পদক্ষেপ পর্যাপ্ত নয় সিপিডি,2022-06-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতির বিষয়টি বারবার আসার পরও এ সংক্রান্ত যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেসব একেবারেই পর্যাপ্ত নয়। এছাড়া বাজেটের লক্ষ্য পূরণে নেওয়া পদক্ষেপগুলোও পরিপূর্ণ নয় এবং বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অপর্যাপ্ত বলে মন্তব্য করেছে বেসরকারি উন্নয়ন গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি। বৃহস্পতিবার ৯ জুন সন্ধ্যায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি কার্যালয়ে বাজেট পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় এই কথা বলেন সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন। সিপিডি বলছে মূল্যস্ফীতি ও বৈশ্বিক অর্থনীতির নানা চাপ রয়েছে। চাপ মোকাবিলায় ৬টি লক্ষ্যের কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী। যার মধ্যে রয়েছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগ বৃদ্ধি বর্ধিত ভর্তুকির জন্য অর্থায়নের সংস্থান বৈদেশিক অর্থের ব্যবহার নিশ্চিত করা টাকার বিনিময় মূল্য স্থিতিশীল রাখা এবং রিজার্ভ সন্তোষজনক রাখা। ... এই বাজেট গণমুখী উন্নয়নধর্মী এবং বিনিয়োগবান্ধব ... এই বাজেট গণমুখী উন্নয়নধর্মী এবং বিনিয়োগবান্ধব ...এই বাজেট গণমুখী উন্নয়নধর্মী এবং বিনিয়োগবান্ধব এ বিষয়ে ড. ফাহমিদা বলেন আমরা দেখেছি বাজেটে মূল্যস্ফীতি কথাটি অনেকবার এলেও মূল্যস্ফীতি নিয়ে অর্থমন্ত্রীর পদক্ষেপ পর্যাপ্ত নয়। কর কাঠামোতে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যে কর প্রত্যাহারের প্রস্তাবনা যথেষ্ট নয় অনেক পণ্যেই কর রয়ে গেছে। বাজেটে গম ছাড়া নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক পণ্যে করছাড় নেই। মূদ্রাস্ফীতির এই সময়ে করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি করা হয়নি ভর্তুকি ও সামাজিক সুরক্ষার আওতা ওই অর্থে বাড়েনি। তিনি বলেন বিদেশ থেকে অর্থ আনার বিষয়টি সম্পূর্ণ অনৈতিক। আর একটি বিষয় হচ্ছে এটা কখনই বাস্তবায়নযোগ্য নয় তার চেয়ে বড় কথা হলো এটা অনৈতিক। একদিকে অর্থপাচারের সুযোগ দিয়ে আবার অর্থ ফিরিয়ে আনার সুযোগ করে দেবো। অন্যদিকে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য করছাড় থাকবে না। সেটা সামাজিক ন্যায় বিচারের জন্য গ্রহণযোগ্য নয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/169.csv b/Bangla_fin_news_articles/169.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..849d3c7410b19d3a033f1301c376699a89ec6f1d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/169.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +169,বিশেষ সুবিধা নিয়েছেন ১৩ হাজার ৩০৭ খেলাপি,2022-06-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,খেলাপি ঋণ কমানো ও প্রকৃত ব্যবসায়ীদের ব্যবসায় টিকে থাকার সুযোগ দিতে মাত্র ২ শতাংশ ডাউনপেমেন্টের খেলাপি ঋণ নিয়মিত করার সুযোগ দেয় সরকার। এ বিশেষ সুবিধা নিয়ে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত ১৩ হাজার ৩০৭ জন খেলাপি গ্রাহক তাদের ঋণ নিয়মিত করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এসব কথা জানান। খেলাপি ঋণ হ্রাসে উদ্যোগের কথা জানিয়ে বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন দক্ষ ও আধুনিক ব্যাংকিং খাত গড়ে ওঠার ক্ষেত্রে খেলাপি ঋণ অন্যতম প্রতিবন্ধক। তাই ঋণখেলাপি সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে একটি উন্নত ঋণ সংস্কৃতি গড়ে তোলার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। ভালো ঋণগ্রহীতাদের উত্সাহ প্রদান ও ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের আইনের আওতায় আনার ব্যবস্থাকে সরকার আরো জোরদার করছে। তিনি বলেন যারা যৌক্তিক কারণে ঋণখেলাপি হয়েছেন কিন্তু ব্যবসায় চালিয়ে নিতে চান তাদের ব্যবসার সুযোগ করে দেওয়া সরকারের অন্যতম দায়িত্ব। খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনতে এবং প্রকৃত ব্যবসায়ীদের ব্যবসায় টিকে থাকার সুযোগ দানের লক্ষ্যে মাত্র ২ শতাংশ ডাউনপেমেন্টের ভিত্তিতে ঋণ পুনঃতপশিলের সুবিধা প্রদান করে ঋণ পুনঃতপশিল ও এককালীন এক্সিটসংক্রান্ত বিশেষ নীতিমালা২০১৯ জারি করা হয়েছিল। এ সুযোগ গ্রহণ করে নির্ধারিত সময় অর্থাৎ মার্চ ২০২২ পর্যন্ত ১৩ হাজার ৩০৭ জন ঋণগ্রহীতা ঋণ নিয়মিত করেছেন বলে জানান অর্থমন্ত্রী। সুদের হার বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় ব্যাংক ঋণের সুদ হার বাংলাদেশে তুলনামূলক বেশি থাকায় আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের কিছুটা পিছিয়ে পড়তে হচ্ছিল। অন্যদিকে ঋণখেলাপি বাড়ার একটা অন্যতম কারণ ছিল উচ্চ সুদহার। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুসারে বিগত অর্থ বছরে ব্যাংক ঋণের সুদ হার এক অঙ্কের মধ্যে আনা হয়েছিল। অর্থমন্ত্রী জানান ঋণপ্রবাহ বাড়াতে ও ব্যাংকে তারল্য ধরে রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিভিন্ন নীতিগত সুদহার কমানো হয়েছিল। ফলে ঋণের গড় সুদহার চলতি বছরের মার্চে ৭ দশমিক ১১ শতাংশে নেমে এসেছে। আমানত ও ঋণের সুদহারের পার্থক্য ফেব্রুয়ারি ২০১১ সময়ের ৫ দশমিক ৬৮ শতাংশ থেকে চলতি বছরের মার্চে ৩ দশমিক ১০ শতাংশে নেমে এসেছে। সুদের হার কমানোর ফলে করোনা অতিমারিতেও ব্যাংক খাতের দক্ষতা বেড়েছে। ২০২১ সালে করোনা অতিমারির মধ্যেও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো তাদের মুনাফা ৯ দশমিক ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছে। উল্লেখ্য মূল্যস্ফীতির সাম্প্রতিক ঊর্ধ্বগতি বিবেচনায় নিয়ে রেপো হার ৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ হতে বৃদ্ধি করে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ২০২২ সালের মার্চ মাস শেষে ব্যাংকিং খাতের মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ২৯ হাজার ৭৩৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপিতে পরিণত হয়েছে ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা যা মোট বিতরণ করা ঋণের ৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/17.csv b/Bangla_fin_news_articles/17.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..60192c3387862deae51e2d0be50e761a090e93b4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/17.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +17,কাল থেকে ১১০ টাকায় সয়াবিন তেল বিক্রি করবে টিসিবি,2022-07-31,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামীকাল ১ আগস্ট থেকে দেশব্যাপী ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি কার্যক্রম শুরু করছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি। রবিবার সন্ধ্যায় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় সংস্থাটি। সংস্থাটি জানায় নিম্ন আয়ের এক কোটি উপকারভোগী পরিবারের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য তেল চিনি ডাল ও পেঁয়াজ পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে টিসিবি কর্তৃক ঢাকা মহানগরীসহ সারাদেশে আগস্ট মাসের বিক্রয় কার্যক্রম আগামী ১ আগস্ট থেকে শুরু হবে। ... সুজানগরে কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ... সুজানগরে কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ...সুজানগরে কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে এই বিক্রয় কার্যক্রম ডিলারের দোকাননির্ধারিত স্থায়ী স্থাপনা থেকে সিটি করপোরেশন জেলা ও উপজেলায় নির্ধারিত তারিখ ও সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী পরিচালনা করা হবে। একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ এক কেজি চিনি ও দুই কেজি করে তেল মসুর ডাল এবং পেঁয়াজ কিনতে পারবেন। এ বিক্রয় কার্যক্রম শুধু মহানগরীগুলোতে এবং আঞ্চলিক কার্যালয় সংশ্লিষ্ট জেলাসমূহে পরিচালনা করা হবে। ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা তেল ১১০ টাকা ডাল ৬৫ টাকা ও পেঁয়াজ ২০ টাকা দরে বিক্রি হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/170.csv b/Bangla_fin_news_articles/170.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ffa3f17d625818a85bb568e4cca4b65df70e17ca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/170.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +170,রাজস্ব ঘাটতি মেটানো কঠিন হবে ড আহসান এইচ মনসুর,2022-06-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের পিআরআইবি নির্বাহী পরিচালক ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেট প্রণয়ে সরবরাহ বাড়িয়ে চাহিদা কমোনোর দিকে সরকারের নজর আছে এক্ষেত্রে সরকার ভালো করবে বলেই আভাস পাওয়া যাচ্ছে ইত্তেফাককে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে তিনি এসব কথা বলেন। ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন মোট দেশজ উৎপাদনের জিডিপি তুলনায় এবারের বাজেট অনেক ছোট হয়ে গেছে অন্যান্য বছর সাধারণত ১৮ শতাংশের মতো থাকে এ বছর এটা ১৫ দশমিক ২ শতাংশ কার্যত তা ১৩ শতাংশের কাছাকাছি সে হিসেবে এবারের বাজেট সবচেয়ে ছোট বাজেট তবে এ ছোট বাজেট বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো রাজস্ব ঘাটতি মেটানোটা কঠিন হবে এ বছরের ঘাটতি সামনে বছরে যুক্ত হবে এ বছরে ৪০ হাজার কোটি টাকার মতো ঘাটতি আছে যদিও সরকার এটা স্বীকার করে না ফলে রাজস্ব ঘাটতি মেটানোটাই কঠিন হবে এছাড়া প্রণোদনার অর্থ মেটানোটাও বেশ কঠিন হতে পারে এ খাতে ৮২ হাজার কোটি টাকা লাগবে যা পদ্মা সেতুর আড়াই গুণ পরিমাণ বর্তমানে আমরা মূল্যস্ফীতি সংক্রান্ত যে সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি আগামীতে বিশ্ব পরিতি ও বিশ্ববাজারে দ্রব্যের মূল্য কেমন হবে সে বিষয়ে নজর রাখতে হবে তাই বিশাল পরিমাণ প্রণোদনার অর্থ জোগাড় করা কঠিন হবে বাজেট বাস্তবায়নের জন্য বিদেশ থেকে ১০ থেকে ১২ বিলিয়ন ডলার অর্থ লাগবে উল্লেখ করে তিনি বলেন কীভাবে এটা সংস্থান হবে এ বিষয়ে বিস্তারিত কোন উল্লেখ নেই বিদেশ থেকে এটা বিনিয়োগ না ঋণ হিসেবে নেওয়া হবে সে বিষয়টি স্পষ্ট নয় অন্যদিকে অভ্যন্তরীণ উত্স থেকে ঋণ নেওয়ার কথা বলা হচ্ছে কিন্তু বর্তমানে দেশের মানি মার্কেট ভোলাটাইল অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে অবস্থা সামনে কেমন হয় সেটার ওপর নির্ভর করছে অভ্যন্তরীণ এ বাজার থেকে কতটা অর্থ নেওয়া যাবে এসব বিবেচনায় বলা যায় বাজেট বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জও বড় \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/171.csv b/Bangla_fin_news_articles/171.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..84e11ee98dd9c3b20531447b7b21a2c4398245c1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/171.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +171,সঞ্চয়পত্রের সুদহার অপরিবর্তিত,2022-06-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০২২২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সঞ্চয়পত্রের সুদহার অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। গতকাল জাতীয় সংসদে ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী এ প্রস্তাব করেন। বাজেট পেশের সময় অর্থমন্ত্রী বলেন স্বল্পআয়ের লক্ষ্যভিত্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য উচ্চ সুদ হারের সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের ব্যবস্থা রাখা হলেও অনেক উচ্চআয়ের বিনিয়োগকারীরা এ স্কিমসমূহের সুবিধা নিচ্ছিল বেশি। সে কারণে আমরা এর আগে বিক্রয় ব্যবস্থাপনা অটোমেশন করেছিলাম। যার ফলে নির্ধারিত সীমার অতিরিক্ত সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের ক্ষমতা সীমিত হয়েছে। এছাড়া সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ও টিন নম্বর প্রদান বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। তিনি আরো বলেন এ খাতে সংস্কার প্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতায় চলতি ২০২১২০২২ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র থেকে প্রাপ্ত মুনাফার ওপর নির্ভরশীল স্বল্পআয়ের মানুষের স্বার্থ সমুন্নত রেখে ১৫ লাখ টাকার ঊর্ধ্বে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সীমাভেদে ১ থেকে ২ শতাংশ পর্যন্ত মুনাফার হার কমানো হয়েছে। এতে সঞ্চয়পত্র বাবদ সরকারের সুদ ব্যয় কমলেও ক্ষুদ্র সঞ্চয়কারীদের ক্ষেত্রে মুনাফার হার একই থাকবে। নতুন অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র বিক্রি করে ৩৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেবে সরকার। প্রস্তাবিত বাজেট অনুযায়ী ২০২২২৩ অর্থবছরে বাজেট ঘাটতি পূরণে সরকার সঞ্চয়পত্রের পাশাপাশি অন্যান্য খাত থেকে ঋণ নেবে ৫ হাজার ১ কোটি টাকা। সবমিলে সরকার ব্যাংক বহির্ভূত ঋণ নেবে ৪০ হাজার ১ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/172.csv b/Bangla_fin_news_articles/172.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d0fbeee73e80cab3f6a22127e88cd176792e6e20 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/172.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +172,রেমিট্যান্সে মিলবে আড়াই শতাংশ প্রণোদনা,2022-06-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রস্তাবিত বাজেটে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে আড়াই শতাংশ হারে নগদ প্রণোদনা দেওয়ার কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী এ কথা জানান। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন ২০২০২০২১ অর্থবছরে দেশের প্রবাসী আয়ে রেকর্ড ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছিল। তবে ২০২১২০২২ অর্থবছরের শুরু থেকেই প্রবাসী আয় কিছুটা হ্রাস পেতে শুরু করায় বৈধ পথে প্রবাসী আয় পাঠানোয় অধিকতর উত্সাহ দিতে আমরা এ খাতে প্রণোদনার হার দশমিক ৫ শতাংশ বাড়িয়ে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ২ দশমিক ৫ শতাংশ নির্ধারণ করেছি। ইতিপূর্বে ৫ হাজার মার্কিন ডলারের বেশি প্রবাসী আয় প্রেরণের ক্ষেত্রে এই প্রণোদনার জন্য প্রেরণকারীর কাগজপত্র বিদেশে এক্সচেঞ্জ হাউজ থেকে পাঠানোর বাধ্যবাধকতা ছিল যা সম্প্রতি প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ পদক্ষেপের কারণে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে প্রবাসী আয়ের প্রবাহ আবারও বাড়তে শুরু করেছে এবং আশা করা যায় যে অতিসত্বর প্রবাস আয়ে প্রবৃদ্ধির ধারা ফিরে আসবে। অর্থমন্ত্রী বলেন আগামী অর্থবছরেও এ খাতে ২ দশমিক ৫ শতাংশ হারে নগদ প্রণোদনা অব্যাহত রাখার প্রস্তাব করছি। এদিকে রেমিট্যান্সের প্রবাহ বাড়াতে দুনিয়া জুড়ে থাকা বাংলাদেশের ৮১টি মিশনকে চিঠি পাঠিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গত বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাসুদ বিন মোমেন স্বাক্ষরিত ঐ চিঠিতে রেমিট্যান্স প্রবাহ ঠিক রাখতে জরুরি ভিত্তিতে কিছু ব্যবস্থা নিতে মিশন প্রধানদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/173.csv b/Bangla_fin_news_articles/173.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..105dc3cc725508a3e2ef5ae8079c156024ad546d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/173.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +173,মধ্য ও নিম্নবিত্তের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি ড সালেহ উদ্দিন আহমেদ,2022-06-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রস্তাবিত বাজেটে নিম্ন ও মধ্যবিত্তের যে প্রত্যাশা সেটির প্রতিফলন হয়নি বলে উল্লেখ করেছেন সাবেক বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি ইত্তেফাককে বলেন অর্থমন্ত্রী তার বাজেট প্রস্তাবনায় বিগত সময়ের নানা অর্জনকে তুলে ধরেছেন। মূল্যস্ফীতি মোকাবিলার কথা বলেছেন। কিন্তু এই চ্যালেঞ্জ কী ভাবে মোকাবিলা করবেন তার সুস্পষ্ট নির্দেশনা তিনি উল্লেখ করেন নি। এ বিষয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা আসা প্রয়োজন ছিল। তিনি বলেন করপোরেট কর হার কমানো আমদানি বিকল্প পণ্য উত্সাহিত করার মতো নানা পদেক্ষপ নিয়েছেন। এগুলো ভালো উদ্যোগ। এর সুবিধা বড় প্রতিষ্ঠানগুলো নিতে পারলেও ছোট প্রতিষ্ঠানগুলো নিতে পারবে না। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের কর্মসংস্থান সবচেয়ে বেশি। বাজেটে এই খাতের জন্য তেমন উদ্যোগ নেই। ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ আরও বলেন অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোবাবিলার কথা বলেছেন কিন্তু এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অগ্রাধিকারগুলো নির্ধারণ করা হয়নি। কোন পদ্ধতিতে তিনি এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবেন সেগুলো সুস্পষ্ট নয়। বাজেট আগের ধারাবাহিকতায় প্রণয়ন করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন ঘাটতির লক্ষ্য পূরণে সরকারকে ব্যাংক ঋণ নির্ভর হতে হবে। সরকার ব্যাংক ঋণ বাড়ালে সেটি ব্যক্তি ঋণে প্রভাব ফেলে। এর প্রভাবে বিনিয়োগ সংকুচিত হতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/174.csv b/Bangla_fin_news_articles/174.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9ea8f1fa04fdd4158cc37d934dc9fde8961e8418 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/174.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +174,প্রস্তাবিত বাজেট কল্যাণমুখী এফবিসিসিআই,2022-06-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,২০২২২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটকে উন্নয়ন ও কল্যাণমুখী বলে দাবি করেন ব্যবসায়ীশিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। কল্যাণমুখী বাজেট ঘোষণা দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান তিনি। বৃহস্পতিবার ৯ জুন এফবিসিসিআইয়ের বোর্ড রুমে ২০২২২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট নিয়ে পর্যালোচনা অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন ব্যক্তিগতভাবে কালো টাকা সাদা করা আমি পছন্দ করি না কারণ এতে সৎভাবে যারা ব্যবসা করছেন তারা ক্ষতিগ্রস্ত ও বঞ্চিত হবেন। তারা নিরুৎসাহিত হবেন বলেও তিনি মনে করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/175.csv b/Bangla_fin_news_articles/175.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..72d50d43600cf67b5a97606d4f83988e5b6b656d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/175.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +175,ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার,2022-06-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামী শনিবার ১১ জুন ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার ৯ জুন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করেছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে সীমিত সংখ্যক লোকবলের মাধ্যমে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে পূর্ণ দিবস ব্যাংক খোলা রাখতে হবে। এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো। ... লিটারে আরো ৭ টাকা বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম ... লিটারে আরো ৭ টাকা বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম ...লিটারে আরো ৭ টাকা বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১এর ৪৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে জনস্বার্থে এ নির্দেশ জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/176.csv b/Bangla_fin_news_articles/176.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..774b84b757d0591019eaf005a5856e51fd482540 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/176.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +176,লিটারে আরও ৭ টাকা বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম,2022-06-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আবারো বাড়লো ভোজ্যতেল সয়াবিনের দাম। সরকার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে আরো ৭ টাকা বাড়িয়েছে। এতে বোতলজাত এক লিটার সয়াবিন তেলের দাম বেড়ে হলো ২০৫ টাকা। বৃহস্পতিবার ৯ জুন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব খন্দকার নূরুল হক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় এই দফায় দাম বৃদ্ধির পর এক লিটার খোলা সয়াবিন তেলের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য হবে ১৮৫ টাকা। আর বোতলজাত এক লিটার সয়াবিনের সর্বোচ্চ খুচরা দাম হবে ২০৫ টাকা। এছাড়া পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম হবে সর্বোচ্চ ৯৯৭ টাকা। এক লিটার খোলা পাম তেলের দাম বেড়ে দাঁড়াল ১৫৮ টাকা। এর বেশি দামে তেল বিক্রি করা হলে ভোক্তা অধিকার আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয় বিজ্ঞপ্তিতে। বর্তমানে খোলা সয়াবিন তেলের প্রতি লিটার ১৮০ টাকা। বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৯৮ টাকা এবং ৫ লিটারের বোতল ৯৮৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/177.csv b/Bangla_fin_news_articles/177.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2c31fec555cbdaba65fc7120219a27e699886465 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/177.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +177,সংসদে উপস্থাপনের জন্য মন্ত্রিসভায় প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন,2022-06-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠকে ২০২১২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট জাতীয় সংসদে উপস্থাপনের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার ৯ জুন দুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদ ভবনে মন্ত্রিসভার এ বিশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জানা গেছে চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের তুলনায় ৭৪ হাজার ৩৮৩ কোটি টাকা বেশি এবারের প্রস্তাবিত বাজেট। আর সংশোধিত বাজেটের তুলনায় ৮৪ হাজার ৫৬৪ কোটি টাকা বেশি। আগামী অর্থবছরের বাজেট বাস্তবায়নে সরকারের আয়ের সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা হতে যাচ্ছে ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭১ কোটি টাকা। যেখানে বাজেটে অনুদানসহ ঘাটতি থাকবে ২ লাখ ৪১ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকা। এ ছাড়া অনুদান ছাড়া ঘাটতির আকার ধরা হয়েছে ২ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্টরা জানান নতুন অর্থবছরের ২০২২২৩ আয়ের সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭১ কোটি টাকা। যা চলতি ২০২১২০২২ অর্থবছরের তুলনায় ৪৪ হাজার ৭৯ কোটি টাকা বেশি। জাতীয় সংসদে বৃহস্পতিবার আগামী অর্থবছরের প্রায় পৌনে ৭ লাখ কোটি টাকার জাতীয় বাজেট পেশ করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/178.csv b/Bangla_fin_news_articles/178.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ff9da215fb2f3720dcd4db0ad9a71121cadc2953 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/178.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +178,কোন অর্থমন্ত্রী কতবার বাজেট পেশ করলেন,2022-06-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বৃহস্পতিবার ৯ জুন জাতীয় সংসদে ২০২২২৩ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট পেশ করবেন। এটি দেশের ৫১তম আওয়ামীলীগ সরকারের ২৩তম এবং অর্থমন্ত্রী হিসেবে মুস্তফা কামালের চতুর্থ বাজেট। এর আগে সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এবং এম সাইফুর রহমান সর্বোচ্চ ১২ বার জাতীয় বাজেট পেশ করেন।অর্থ মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে ১৯৭২ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত যে সকল অর্থমন্ত্রী বাজেট পেশ করেছেন তারা হলেন তাজউদ্দীন আহমেদ ১৯৭২৭৩ ১৯৭৩৭৪ ও ১৯৭৪৭৫ ড. আজিজুর রহমান ১৯৭৫৭৬ মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ১৯৭৬১৯৭৭ ১৯৭৭৭৮ ও ১৯৭৮৭৯ ড. এম এন হুদা ১৯৭৯৮০ এম. সাইফুর রহমান ১৯৮০৮১ ও ১৯৮১৮২ ও ১৯৯১৯২ ১৯৯২৯৩ ১৯৯৩৯৪ ১৯৯৪৯৫ ১৯৯৫৯৬ পর্যন্ত ৫ বার এবং ২০০২০৩ ২০০৩০৪ ২০০৪০৫ ২০০৫০৬ ২০০৬০৭ অর্থবছরে বাজেট পেশ করেন।এছাড়া এম সায়েদুজ্জামান ১৯৮৪৮৫ ১৯৮৫৮৬ ১৯৮৬৮৭ ও ১৯৮৭৮৮ মেজর জেনারেল এম এ মুনিম ১৯৮৮৮৯ ও ১৯৯০৯১ ড. ওয়াহিদুল হক ১৯৮৯৯০ শাহ্ এএমএস কিবরিয়া ১৯৯৬৯৭ ১৯৯৭৯৮ ১৯৯৮৯৯ ১৯৯৯২০০০২০০০০১ ও ২০০১০২ এবং ড. এ বি মির্জ্জা মো. আজিজুল ইসলাম ২০০৭০৮ ও ২০০৮০৯ অর্থবছরে বাজেট ঘোষণা করেন। ... জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপন আজ ... জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপন আজ ...জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপন আজআবুল মাল আবদুল মুহিত ২০০৯১০ অর্থবছর থেকে ২০১৮১৯ অর্থবছর পর্যন্ত একটানা ১০ বার বাজেট পেশ করেন। এর আগে তিনি ১৯৮২৮৩ ও ১৯৮৩৮৪ দুই অর্থবছরে বাজেট পেশ করেছিলেন।বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ২০১৯২০ অর্থবছরে প্রথম বাজেট পেশ করেন। এরপর তিনি ২০২০২১ এবং ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করেন। আগামী অর্থবছরের বাজেট হবে তার দেওয়া চতুর্থ বাজেট। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/179.csv b/Bangla_fin_news_articles/179.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..49abb5ca450aa7856490673a854ca573e7ffeab6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/179.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +179,দাম বাড়তে পারে যেসব পণ্যের,2022-06-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,২০২২২৩ অর্থ বছরের বাজেটে বিভিন্ন ধরনের পণ্যে শুল্ক ও কর আরোপের প্রস্তাবনা আসতে পারে। এতে অনেক পণ্যের দাম বাড়তে পারে। বৃহস্পতিবার ৯ জুন বিকেলে জাতীয় সংসদে স্বাধীন বাংলাদেশের ৫১তম বাজেটের মূল স্লোগান হতে যাচ্ছে কোভিডের অভিঘাত কাটিয়ে উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় প্রত্যাবর্তন। বাজেটে আমদানিকরা বিলাসী পণ্য যেমনবডি স্প্রে প্রসাধনী পণ্য জুস প্যাকেটজাত খাদ্য ইত্যাদি ক্ষেত্রে আমদানিতে নতুন করে শুল্ক আরোপ হতে পারে। যদিও ইতোমধ্যে গত ২৩ মে এক প্রজ্ঞাপনে বিদেশি ফল বিদেশি ফুল ফার্নিচার ও কসমেটিকস জাতীয় প্রায় ১৩৫টি এইচএস কোডভুক্ত পণ্যের ওপর আমদানি পর্যায়ে বিদ্যমান ৩ শতাংশের পরিবর্তে ২০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ করা হয়। প্রস্তাবিত বাজেটে ওই তালিকা আরও দীর্ঘ হতে পারে। অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের কারণে এবারে বৃদ্ধি পেতে পারে তামাকজাত পণ্য। স্ল্যাব অনুসারে শুল্ক আরোপ হবে। এনবিআর সূত্রানুসারে সিগারেটের নিম্ন স্তরের তিনটি স্ল্যাবে বেশি দাম বাড়তে পারে। ... বাজেটে কমতে পারে যেসব পণ্যের দাম ... বাজেটে কমতে পারে যেসব পণ্যের দাম ...বাজেটে কমতে পারে যেসব পণ্যের দাম অগ্রিম কর আরোপের কারণে দাম বাড়বে মদ জাতীয় পণ্যের। প্রস্তাবিত বাজেটে মদ আমদানিতে অগ্রিম কর ২০২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশীয় পণ্য সুরক্ষায় শুল্ক আরোপে আমদানিকরা স্মার্ট মোবাইল ফোন দাম আরেক দফায় বৃদ্ধি পেতে পারে। সেক্ষেত্রে সুবিধা পাচ্ছে দেশীয় কোম্পানিগুলো। দাম বাড়ার তালিকায় যুক্ত হচ্ছে বিলাসবহুল গাড়ি। ৪০০০ সিসি ওপরে বিলাসবহুল রিকন্ডিশন গাড়িতে সম্পূরক শুল্ক নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ও আগাম কর ও ভ্যাট মিলিয়ে কর প্রায় সাড়ে ৮০০ শতাংশে করভার রয়েছে। প্রস্তাবিত বাজেটে ওই করভার এক হাজার শতাংশ বা তার বেশি হতে পারে বলে জানা গেছে। আমদানিকরা ফ্রিজ ও এসির দাম আরেক দফা বাড়তে পারে। দাম বাড়তে পারে আমদানিকরা সব ধরনের বিলাসবহুল হোম অ্যাপ্লায়েন্সের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/18.csv b/Bangla_fin_news_articles/18.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d673ff272982a2ebb97f240d400c484d66390ad5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/18.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +18,দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করলো সিটি ব্যাংক,2022-07-31,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিটি ব্যাংক তাদের ২০২২ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ উপলক্ষে ২৮ জুলাই প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিনিয়োগকারী শেয়ার বিশ্লেষক এবং গণমাধ্যমের কাছে ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানানো হয়। এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত সিটি ব্যাংকের কনসোলিডেটেড শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস দাঁড়িয়েছে ২.০৪ টাকা যা ২০২১ সালের একই মেয়াদে ছিল ২.১৬ টাকা। প্রতিবেদন অনুযায়ী এই বছরের প্রথম ছয় মাসে ব্যাংকটির কনসোলিডেটেড কর পরবর্তী মুনাফা প্রফিট আফটার ট্যাক্স দাঁড়িয়েছে ২১৭.২২ কোটি টাকা যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ২৩০.৭৩ কোটি টাকা। উল্লেখ্য ব্যাংকের সাবসিডিয়ারি কোম্পানিগুলো মিলে এই সম্মিলিত বা কনসোলিডেটেড মুনাফার বিপরীতে শুধু ব্যাংকটির সোলো বেসিস নিজের কর পরবর্তী মুনাফা গত বছরের প্রথম ছয় মাসের চাইতে এবছর ১০ কোটি টাকা বেড়েছে। গত বছরের প্রথম ছয় মাসের যা ছিল ১৯৫.৮ কোটি টাকা তা এ বছর প্রথম ছয় মাসে দাঁড়িয়েছে ২০৬.১ কোটি টাকায়। আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন ব্যাংকের সাম্প্রতিক কৌশলগত অবস্থান এবং ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা জানান। অনুষ্ঠানে ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার মো. মাহবুবুর রহমান আর্থিক প্রতিবেদনের নানাদিক বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেন। অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে অংশগ্রহণকারীরা নানাবিধ প্রশ্ন ঊত্থাপন করেন এবং ব্যাংক ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ সেসব প্রশ্নের যথাযথ ব্যাখ্যা ও উত্তর প্রদান করেন। উল্লেখ্য গত কয়েক বছরে সিটি ব্যাংকের কার্যক্রম ও ক্রমোন্নতি আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের নজর কেড়েছে এবং এ আয়োজন ব্যাংকটির সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের সম্পর্ক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/180.csv b/Bangla_fin_news_articles/180.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..822e5bfdc3114d87ef5ec1346fe4c8dd4f7ae764 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/180.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +180,কমতে পারে যেসব পণ্যের দাম,2022-06-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামী ২০২২২৩ অর্থ বছরের বাজেটে বিভিন্ন ধরনের পণ্যে শুল্ক ও ভ্যাট ছাড়ের প্রস্তাবনা আসতে পারে। এতে অনেক পণ্যের দাম কমতে পারে।বৃহস্পতিবার ৯ জুন বিকেলে জাতীয় সংসদে স্বাধীন বাংলাদেশের ৫১তম বাজেটের মূল স্লোগান হতে যাচ্ছে কোভিডের অভিঘাত কাটিয়ে উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় প্রত্যাবর্তন। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে প্রস্তাবিত বাজেটে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে বিভিন্ন সুবিধা দিচ্ছে পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা সুরক্ষায় বিলাসবহুল পণ্যে আমদানি নিরুৎসাহিত করছে।দাম কমতে পারে যেসব পণ্যেরএখন কম্পিউটার সামগ্রীর মধ্যে ল্যাপটপ ডেস্কটপ প্রিন্টার ও অন্যান্য কম্পিউটার ও আইসিটি পণ্যে ৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হয়। প্রস্তাবিত বাজেটে স্থানীয় শিল্পের বিকাশে ওই শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব আসছে। অন্যদিকে আমদানিকরা ওই সব পণ্যে ২০ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে। ফলে স্থানীয় শিল্পে উৎপাদিত কম্পিউটার ও আইসিটি পণ্যের দাম কমতে পারে।একই কারণে কমতে পারে স্থানীয় পর্যায়ে উৎপাদিত কৃষি যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রপাতির সরঞ্জামের দাম। এছাড়া কৃষি উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ কর সুবিধার প্রস্তাব আসতে আসছে বাজেটে।ভ্যাট অব্যাহতির সুবিধা পাচ্ছে দেশীয় গাড়ি তৈরির শিল্প। ফলে মোটরগাড়ি তৈরিতে যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশের আমদানিতে শুল্ক ছাড়ের পাশাপাশি ৫ শতাংশ ভ্যাট অব্যাহতি প্রস্তাব আসতে পারে বাজেটে। ফলে দেশে তৈরি গাড়ি তুলনামূলক কম দামে মিলবে।এছাড়া স্থানীয় উৎপাদিত মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদক প্রতিষ্ঠান বড় ধরনের শুল্ক ও ভ্যাট সুবিধা ভোগ করে আসছে। যেখানে আমদানি করা হ্যান্ডসেটের ওপর ৫৮ শতাংশ শুল্ককর প্রযোজ্য। সেখানে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ও অ্যাসেম্বলড হ্যান্ডসেটের জন্য কর দিতে হয় যথাক্রমে ১৩ ও ১৮ শতাংশ। প্রস্তাবিত বাজেটেও এই সুবিধা অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে সরকার। সে হিসেবে আমদানি কর মোবাইলের তুলনায় আগামী অর্থবছরের তুলনামূলক কম দামে ফিচার ফোন বাটন ফোন মিলতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/181.csv b/Bangla_fin_news_articles/181.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fde0a8fa43cc015a68e2c9ddcc03591605b4f53c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/181.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +181,৫০ হাজার টাকার কম বিনিয়োগে আইপিও আবেদন নয়,2022-06-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও আবেদন করতে হলে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজের ন্যূনতম ৫০ হাজার টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে। একই সঙ্গে এনআরবি বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ থাকতে হবে ১ কোটি টাকা। গতকাল বুধবার ৮ জুন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৮২৬তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত উলইসলামের সভাপতিত্বে সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিমের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয় পুঁজিবাজারে তারল্য বৃদ্ধি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ অভ্যাস গড়ে তোলা এবং প্রকৃত বিনিয়োগকারীদের আইপিও আবেদনে সুযোগ প্রদানের লক্ষ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারী ও তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজের ন্যূনতম বিনিয়োগসীমা ২০ হাজার টাকার পরিবর্তে ৫০ হাজার টাকা এবং এনআরবি বিনিয়োগকারীদের নতুন বিনিয়োগসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/182.csv b/Bangla_fin_news_articles/182.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c6f6502e2b845310f154ef4d28ce6f6b0d96cd32 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/182.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +182,জালজালিয়াতি রোধে ৬ মাস পরপর গ্রাহককে হিসাব বিবরণী দিতে হবে,2022-06-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জালজালিয়াতি রোধে এখন থেকে আমানতসহ লেনদেনের হিসাব বিবরণী গ্রাহককে দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ব্যাংকগুলোকে ছয় মাস পরপর গ্রাহককে হিসাব বিবরণী দিতে হবে। গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দিয়েছে। নতুন নির্দেশনা মতে হিসাবের বিবরণী ইমেইল ডাক ও কুরিয়ারে পাঠাবে ব্যাংক। আর গ্রাহকের হিসাবে লেনদেনের তথ্য তাত্ক্ষণিকভাবে মোবাইল বার্তা দিয়ে জানাতে হবে। ব্যাংকগুলোকে এ সেবার জন্য চার্জ না নিতে বলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে ব্যাংকের আমানত ও ঋণ হিসাবধারী প্রত্যেক গ্রাহককে অর্ধবার্ষিক ও বার্ষিক ভিত্তিতে অর্থাৎ বছরে দুবার লেনদেন বিবরণী ও স্থিতি নিশ্চিতকরণ সনদ ইমেইলডাককুরিয়ারযোগে আবশ্যিকভাবে প্রেরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এতদ্ব্যতীত কোনো ধরনের চার্জ আদায় ব্যতিরেকে এসএমএসের মাধ্যমে লেনদেন বিবরণী ও স্থিতি নিশ্চিতকরণ সনদ প্রেরণের বিষয়টি গ্রাহককে অবহিত করতে হবে। তবে গ্রাহক সশরীরে ব্যাংক সংশ্লিষ্ট শাখায় গমনপূর্বক উক্ত বিবরণীসনদ সংগ্রহ করতে পারবেন। উভয় ক্ষেত্রে কোনোরূপ চার্জ বা ফি আদায় করা যাবে না। নির্দেশনায় আরো বলা হয়েছে হিসাব খোলার ফরমে গ্রাহক কর্তৃক প্রদত্ত মেইলিং ঠিকানা ও মোবাইল নম্বরের সঠিকতা যাচাই করতে হবে এবং ন্যুনতম বার্ষিক ভিত্তিতে তা হালনাগাদ করতে হবে। হিসাব সম্পর্কিত প্রতিটি লেনদেন তাত্ক্ষণিকভাবে গ্রাহককে এসএমএসের মাধ্যমে অবহিতকরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ব্যাংকের নিজস্ব ইন্টারনেট ব্যাংকিং এবং মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমে গ্রাহককে তথ্য ও সেবা প্রদান করা যাবে। তবে তথ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে ব্যাংকের নিজস্ব ইন্টারনেট ব্যাংকিং এবং মোবাইল অ্যাপস ব্যতীত সোশ্যাল মিডিয়াসহ অন্য কোনো মাধ্যম ব্যবহার হতে বিরত থাকতে হবে। তাছাড়া গ্রাহককে প্রেরিত লেনদেন বিবরণী ও স্থিতি নিশ্চিতকরণ সনদ এর অনুলিপি হার্ডকপির পরিবর্তে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/183.csv b/Bangla_fin_news_articles/183.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b5ff48658088774524c58beff9945542310fcd70 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/183.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +183,কোরবানির ঈদে মসলার সংকট নেই,2022-06-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে বাজারে মসলার কোনো সংকট নেই তাই দাম বাড়ারও কোন শঙ্কা নেই। গতকাল বুধবার ৮ জুন মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সঙ্গে এফবিসিসিআই আয়োজিত নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর মজুত আমদানি সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি শীর্ষক মতবিনিময় সভায় এ আশ্বাস দিয়েছেন বাংলাদেশ পাইকারি গরম মসলা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. এনায়েত উল্লাহ। মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি সৈয়দ মো. বশির উদ্দিন জানান ঈদকে কেন্দ্র করে যদি কোন ব্যবসায়ী অসত্ভাবে বাজার অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চালান তবে সমিতির নিয়ম অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। প্রধান অতিথির বক্তব্যে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন ব্যবসায়ীদর সত্ভাবে ব্যবসা পরিচালনার আহ্বান জানান। তিনি বলেন বর্তমানে সারা বিশ্বই একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতি পার করছে। এমন সময়ে ব্যবসায়ীদের আরো বেশি দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে। এ সময় গুটিকয়েক অসাধু ব্যবসায়ীদের অসততার দায় এফবিসিসিআই নেবে না। প্রায় ৯৯ শতাংশ সৎ ব্যবসায়ীদের সম্মিলিতভাবে অসৎ ব্যবসায়ীদের প্রতিহত করার আহ্বান জানান সভাপতি। এ সময় তিনি খুচরা বাজারের পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে দোকান মালিক সমিতিকে এগিয়ে আসার তাগিদ দেন। একই সঙ্গে অন্যান্য দেশের মতো উত্সবে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদেরও পণ্যের দাম কমানোর আহ্বান জানান। তিনি বলেন কন্ট্রোল অব এসেনশিয়াল কমোডিটি আইনটি অনেক আগের। গত কয়েক বছরে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে। আগামীতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। তাই বহু পুরোনো এসেনশিয়াল কমোডিটিস অ্যাক্টটি সংশোধন করার তাগিদ দেন সভাপতি। এ লক্ষ্যে এরই মধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সঙ্গে আলোচনাও হয়েছে বলে জানান তিনি। বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে এবারের বাজেট খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেন মো. জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন আগামী বাজেটে সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দেওয়া ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত। এজন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ওপর করশুল্কের বোঝা কমিয়ে বিলাসী দ্রব্যের ওপর বাড়তি কর আরোপ করা যেতে পারে। সম্প্রতি গ্যাসের যৌক্তিক মূল্যহার পুনর্নির্ধারণের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দিয়ে সভাপতি বলেন বিতরণ কোম্পানিগুলো ১০০ শতাংশের বেশি দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করেছিল। কিন্তু শিল্পের সামর্থ্য বিবেচনায় নিয়ে মাঝারি ও বৃহত্ শিল্প খাতে খুবই সামান্য পরিমাণে দাম বাড়ানো হয়েছে। অন্যদিকে ক্ষুদ্র ও কুটির খাতে গ্যাসের দাম কমানো হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত দেশের শিল্পায়ন প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে বলে মন্তব্য করেন সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহসভাপতি ও এফবিসিসিআই বাজার মনিটরিং কমিটির আহ্বায়ক মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন ১ শতাংশ অসাধু ব্যবসায়ীদের জন্য পুরো ব্যবসায়ী সমাজকে অপবাদ নিতে হচ্ছে। এসব অসাধু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করে অবশ্যই আইনের আওতায় আনা উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/184.csv b/Bangla_fin_news_articles/184.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a8dd78bfcdd3189659e0421998438a75c613d01d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/184.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +184,এবার বাড়লো টাকার মান,2022-06-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,টানা চার কার্যদিবস বাড়ার পর অবশেষে কমেছে ডলারের দাম। বাংলাদেশ ব্যাংক বুধবার ৮ জুন ৫০ পয়সা কমিয়ে প্রতি ডলার ৯১ টাকা ৫০ পয়সা বিক্রি করেছে। এর ফলে টাকার মান ৫০ পয়সা বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচারক সিরাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে মঙ্গলবার ৭ জুন ডলারের দাম ছিল ৯২ টাকা। গত ২ জুন কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতি মার্কিন ডলারের দাম ৮৯ টাকা ৯০ পয়সা নির্ধারণ করে দিয়েছিল যা তার আগে ছিল ৮৯ টাকা। পরে ডলারের বেঁধে দেওয়া দাম থেকে সরে এসে দাম নির্ধারণ ব্যাংকগুলোর হাতেই ছেড়ে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। উল্লেখ্য ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের আগস্ট পর্যন্ত আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলারের দাম ৮৪ টাকা ৮০ পয়সায় স্থিতিশীল ছিল। কিন্তু এরপর থেকে বড় ধরনের আমদানি ব্যয় পরিশোধ করতে গিয়ে ডলার সংকট শুরু হয় যা এখন পর্যন্ত অব্যাহত আছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/185.csv b/Bangla_fin_news_articles/185.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f6d5690f48b76c1030b48230de1782e643c8f33b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/185.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +185,দেশীয় ব্যবসায়ীদের চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর আহ্বান বাণিজ্যমন্ত্রীর,2022-06-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে ব্যবসায়ীদের আরও নিবিড় ভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মনশি। বুধবার ৮ জুন সকালে রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ও রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট র্যাপিড আয়োজিত চীনের বাজারে প্রবেশে করনীয় কি শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এ আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে মুল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট র্যাপিড এর চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রাজ্জাক। এসময় তিনি চীনে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি বৃদ্ধি ও চীনা বিনিয়োগের বর্তমান চিত্র সংকট সম্ভাবনা ও করনীয় তুলে ধরেন। এ সময় বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ব্যবধান কমাতে রপ্তানি বৃদ্ধির বিকল্প নেই। চীন পণ্যের একটি বিশাল বাজার। চীনের বাজারে বাংলাদেশের অনেক পণ্য রপ্তানির সুযোগ রয়েছে এ সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। টিপু মুনশি বলেন বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপিয়ান ইউনিয়নসহ যেসব দেশে তৈরি পোশাক রপ্তানি করছে চীন তার চেয়েও কয়েক গুণ বড় বাজার। শিল্পের যন্ত্রপাতি কাঁচামালসহ বিভিন্ন পণ্য চীন থেকে আমদানি করতে হয়। কিন্তু সে তুলনায় পণ্য চীনে রপ্তানি করা যাচ্ছে না। সে কারণেই চীনের সঙ্গে দেশের বাণিজ্য ব্যবধান অনেক বেশি। শুধু তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভর করে থাকলে চলবে না। অন্যান্য রপ্তানি পণ্য উৎপাদন করে চীনে তা রপ্তানি করেই বাণিজ্য ব্যবধান কমাতে হবে। বাণিজ্যমন্ত্রী জানান ২০২০২১ অর্থবছরে চীনে রপ্তানি করা হয়েছে ৬৮০ দশমিক ৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। একই সময়ে চীন থেকে আমদানি হয়েছে প্রায় ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। এ সময় বাংলাদেশ নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং বলেন বাংলাদেশ চীন সম্পর্ক বন্ধুত্বের এবং পারস্পরিক সহযোগিতার। এখন সব চেয়ে বড় আলোচনার বিষয় কীভাবে চীনে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি বাড়ানো যায়। ৯৮ শতাংশ পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশ সুবিধা নিতে বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ বাড়ানো পরামর্শ দেন চীনা রাষ্ট্রদূত। বলেন চীনের উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল বিনিয়োগ বাড়াতে সহায়ক হবে। এসময় রাষ্ট্রদূত জানান কর্ণফুলি টানেলের উদ্বোধন নিয়ে কোনো ধোঁয়াশা নেই। নির্ধারিত সময়েই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। এসময় দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি বিষয়ে লি জিমিং জানান বাংলাদেশ হয়ত শিগগিরই বা রিজিওনাল কম্প্রিহেন্সিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপের সদস্য পদ পাবে। আর তা হলে বাংলাদেশের জন্য অবাধ বাণিজ্য সুযোগ সৃষ্টি হবে বলেও জানান তিনি। স্বাগত বক্তব্যে এর ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব জনাব আল মামুন মৃধা বিসিসিআইএর পক্ষ থেকে একটি সুশ্রেণীবদ্ধ আটদফা সুপারিশ প্যাকেজ পেশ করেন যা বাংলাদেশ থেকে চীনে দ্রুত রপ্তানি বাড়ানোর উপর জোর দেয় এবং এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে বিশাল বাণিজ্য ব্যবধান কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। অনুষ্ঠানে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান বলেন অন্য দেশগুলোর তুলনায় চলতি মাসে চীনে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি কম। আর এজন্য দেশটিতে যাতায়াত ও ভিসা জটিলতা কমানোর আহ্বান জানান তিনি। পাশাপাশি দেশি উদ্যোক্তাদের চীনের বাজারে বিক্রি যোগ্য পণ্য তৈরি ও রপ্তানির তাগিদ দেন ইপিবির ভিসি। এসময় দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্ক আরও জোরদার করতে ব্যবসায়ীদের আন্তরিক ভাবে কাজ করার আহ্বান জানান বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি। এ সময় আমন্ত্রিত অতিথিদের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি গোলাম মর্তুজা ও মুখপাত্র আল মামুন মৃধা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/186.csv b/Bangla_fin_news_articles/186.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..47c0b1611a43d9c890cba31164f113a6f3a98f65 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/186.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +186,৫০ হাজার টাকার কমে আইপিও আবেদন নয়,2022-06-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও আবেদন করতে হলে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজের ন্যূনতম ৫০ হাজার টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে। একইসঙ্গে এনআরবি বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ থাকতে হবে এক কোটি টাকা। বুধবার ৮ জুন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৮২৬তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত উলইসলামের সভাপতিত্বে সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিমের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয় পুঁজিবাজারে তারল্য বৃদ্ধি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ অভ্যাস গড়ে তোলা ও প্রকৃত বিনিয়োগকারীদের আইপিও আবেদনে সুযোগ প্রদানের লক্ষ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারী ও তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজের ন্যূনতম বিনিয়োগ সীমা ২০ হাজার টাকার পরিবর্তে ৫০ হাজার টাকা এবং এনআরবি বিনিয়োগকারীদের নতুন বিনিয়োগ সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/187.csv b/Bangla_fin_news_articles/187.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..294bbeeaa968678564eabf1104d9f572d41b8fc9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/187.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +187,জালজালিয়াতির মামলা নিষ্পত্তির আগে ঋণ অবলোপন নয়,2022-06-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জালজালিয়াতির বা প্রতারণার মাধ্যমে অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে দেওয়া ঋণের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে। আর যত দিন এ বিষয়ে মামলা নিষ্পত্তি না হবে ততদিন ঐ ঋণ অবলোপন না করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দিয়েছে। এতে বলা হয়েছে বিতরণ করা ঋণের সদ্ব্যবহার না করে ফান্ড ডাইভারশন করা কিংবা জালজালিয়াতি বা প্রতারণার মাধ্যমে অস্তিত্ববিহীন প্রতিষ্ঠানের নামে দেওয়া ঋণের ক্ষেত্রে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে। ঐ আইনি ব্যবস্থা নিষ্পত্তির আগে ঋণ লিজ বিনিয়োগের অর্থ অবলোপন করা যাবে না। অবলোপন সংক্রান্ত পর্বের অন্যান্য নির্দেশনা অপরিবর্তিত থাকবে। উল্লেখ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী ২০২২ সালের মার্চ মাস শেষে ব্যাংকিং খাতের মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ২৯ হাজার ৭৩৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপিতে পরিণত হয়েছে ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা যা মোট বিতরণ করা ঋণের ৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ। তিন মাস আগেও ২০২১ সালের ডিসেম্বর প্রান্তিকে খেলাপি ঋণ ছিল ১ লাখ ৩ হাজার ২৭৩ কোটি টাকা। সেই হিসাবে বছরের প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১০ হাজার ১৬৭ কোটি টাকা। আর গত বছরের মার্চের তুলনায় খেলাপি বেড়েছে ১৮ হাজার ৩৫৫ কোটি টাকা। এর আগে ২০২১ সালের মার্চে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ৯৫ হাজার ৮৫ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/188.csv b/Bangla_fin_news_articles/188.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e3b06d467c8d9899a7216bc0141793e830e628a3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/188.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +188,ব্যবসার খরচ কমাবে ইটিডিএস সিস্টেম,2022-06-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কোম্পানির ব্যবসার খরচ কমিয়ে দেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের উদ্ভাবিত ডিজিটাল প্ল্যাটফরম ইটিডিএস সিস্টেম। কর অঞ্চল৬এর সহযোগিতায় এসএমএসি এইচআরএস লিমিটেডের আয়োজনে ইটিডিএস সিস্টেম বিষয়ক ওয়েবিনারে বক্তারা এ কথা বলেন। গতকাল মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। ওয়েবিনারে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন এ ধরনের ডিজিটালাইজেশনের পদক্ষেপকে স্বাগত। তবে এনবিআরকে টিডিএস সিস্টেম থেকে আইটেমের সংখ্যা কমানোর দাবি জানাচ্ছি। তিনি এ ধরনের ব্যবস্থা বাস্তবায়নের আগে ব্যবসার জন্য পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে এনবিআরকে আহ্বান জানান। তিনি বলেন সরকারি সংস্থাগুলো অনেক ইতিবাচক উদ্যোগ নিচ্ছে কিন্তু এগুলো ব্যবসায় ছড়িয়ে পড়ছে না। এনবিআরকে ডিজিটালাইজেশনের ওপরও জোর দিতে হবে। অনুষ্ঠানে এনবিআর সদস্য করনীতি প্রদ্যুত কুমার সরকার বলেন অনলাইন ট্যাক্স পেমেন্টের বিধান ইতিমধ্যেই আইনের অংশ এবং ইটিডিএস ব্যবহার বৈধ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এনবিআর কল সেন্টার স্থাপন করবে এবং সমন্বিত অনলাইন সিস্টেম তৈরি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। প্যানেল আলোচনায় নরডিক চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের এনসিসিআই সভাপতি তাহরিন আমান বলেন এই সিস্টেম বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর ব্যবসা করার খরচ কমিয়ে দেবে। ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এফআইসিসিআই নির্বাহী পরিচালক নুরুল কবির সমস্ত ব্যাংকে একটি চালান সিস্টেমের আওতায় আনার ওপর জোর দেন। তিনি একটি সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় সিস্টেমের দাবি জানান। অনুষ্ঠানে এসএমএসি এইচআরএস লিমিটেডের স্নেহাশিষ বড়ুয়া সেশনটি পরিচালনা করেন। প্রশ্নোত্তর অধিবেশনটি পরিচালনা করেন কর অঞ্চল৬এর কমিশনার জাহিদ হাসান। অনুষ্ঠানে এসএমএসি এইচআরএস লিমিটেডের চেয়ারম্যান জেরীন এম হোসেইনসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/189.csv b/Bangla_fin_news_articles/189.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..53db4bbfce9a11071b803618d3d75ba06bf2d16a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/189.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +189,সৌদিকে টপকিয়ে রেমিট্যান্সে শীর্ষে আরব আমিরাত,2022-06-08,রেজাউল হক কৌশিক,রেমিট্যান্স প্রেরণে সবসময়ই প্রথম অবস্থানে ছিল সৌদি আরব। তবে গত মে মাসে অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। এক্ষেত্রে সৌদি আরবকে টপকিয়ে প্রথম অবস্থানে উঠে এসেছে তৃতীয় অবস্থানে থাকা মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। রেমিট্যান্স নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী যেসব দেশ থেকে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স আসে চলতি বছরের মে মাসে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। দেশটি থেকে ৩৩ কোটি ৮৬ লাখ মার্কিন ডলারের বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩ হাজার ৪৭ কোটি টাকা সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা এসেছে। একক মাস হিসেবে দেশটি থেকে আসা এ প্রবাসী আয়ের অঙ্ক এযাবতকালের সর্বোচ্চ। সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে বেশি রেমিট্যান্স আসায় শীর্ষে থাকা সৌদি আরব দ্বিতীয় অবস্থানে নেমে গেছে। মে মাসে দেশটি থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৩২ কোটি ৯৯ লাখ ডলার। স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশে বরাবরই সৌদি আরব থেকে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসছে। একক মাস হিসেবে তৃতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে। দেশটির প্রবাসীরা মে মাসে ২৭ কোটি ৩২ লাখ ডলার পাঠিয়েছেন। এছাড়া চতুর্থ ও পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাজ্য ও কুয়েত। মে মাসে দেশ দুটি থেকে রেমিট্যান্স এসেছে যথাক্রমে ১৬ কোটি ৬৫ লাখ ও ১৪ কোটি ৭০ লাখ ডলার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন সার্বিক বিবেচনায় গত মে মাসে কম রেমিট্যান্স এসেছে। বিশেষ করে মার্চ ও এপ্রিল মাসের তুলনায় সৌদি আরব থেকে রেমিট্যান্স কমেছে। এতে সংযুক্ত আরব আমিরাত ওপরে উঠে এসেছে। তারা বলছেন করোনার সময় প্রবাসী যাওয়ার হার কম ছিল এখন এটা বাড়ছে। গত বছর দেশ থেকে ৬ লাখের বেশি কর্মী কাজের জন্য বিভিন্ন দেশে গেছেন। এ বছরও প্রথম ৪ মাসে ৪ লাখের বেশি গেছেন। হঠাত্ এক মাসে আরব আমিরাত রেমিট্যান্স বেড়ে যাওয়া বিষয়ে তারা বলছেন কেন এমন হলো বা এর পেছনে কিছু ঘটছে কি না সেটা দেখা দরকার। এজন্য এক মাস বিবেচনায় না নিয়ে দুই তিন মাস দেখা দরকার। তা হলে ঘটনা জানা যাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে সবশেষ গত মে মাসে ১৮৮ কোটি ৫৩ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। বাংলাদেশি মুদ্রায় বর্তমান বিনিময় হার হিসাবে প্রতি ডলার ৮৯ টাকা ধরে এই অর্থের পরিমাণ ১৬ হাজার ৭৭৯ কোটি টাকা। এ অঙ্ক আগের মাসের চেয়ে প্রায় ১২ কোটি ৫৫ লাখ ডলার কম। এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছিল ২০১ কোটি ৮ লাখ ডলার। যা আগের বছরের মে মাসের তুলনায় ২৮ কোটি ৫৭ লাখ ডলার কম। গত বছর মে মাসে প্রবাসীরা পাঠিয়েছিলেন ২১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/19.csv b/Bangla_fin_news_articles/19.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2f90bd14dc97133ebad32a6a077e756101f1a42a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/19.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +19,নাভানা গ্রুপ পেলো ‘টয়োটা মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড২০২১’,2022-07-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সম্প্রতি নাভানা লিমিটেড টয়োটা মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড২০২১ লাভ করেছে। টয়োটা মোটর এশিয়া প্যাসিফিকএর প্রেসিডেন্ট ইওয়িচি মিয়াজাকি সম্মানজনক এই অ্যাওয়ার্ডটি নাভানা লিমিটেডকে প্রদান করেন। টয়োটা এশিয়া প্যাসিফিকএর পক্ষ থেকে টয়োটা তুশো এশিয়া প্যাসিফিক পিটিই. লি.এর ভাইস চেয়ারম্যান অটোমোটিভ ডিভিশন আকিও ওগাওয়া অ্যাওয়ার্ডটি নাভানা গ্রুপের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সুমনএর হাতে তুলে দেন। ..... ... . অনুষ্ঠানে নাভানা গ্রুপের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেননাভানা গ্রুপ সিইও ওয়াহেদ আজিজুর রহমান নাভানা লিমিটেডএর চিফ অপারেটিং অফিসার আহমেদ সাকিব নাভানা গ্রুপ চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মোহাম্মদ আরফাদুর রহমান বান্টি প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/190.csv b/Bangla_fin_news_articles/190.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ba8f17917b2e0ec3c6ea33fe8992e111d756161e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/190.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +190,আট কর্মদিবস পর মূল্য সংশোধন,2022-06-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা আট কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর গতকাল সোমবার দেশের শেয়ারবাজারে কিছুটা মূল্য সংশোধন হয়েছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার পাশাপাশি কমেছে মূল্যসূচক। তবে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। এর আগে ২৫ মে থেকে ৫ জুন পর্যন্ত টানা আট কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকে শেয়ারবাজার। সাত কার্যদিবসের এ উত্থানে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ৩০২ পয়েন্ট। গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত ৫৩টি বিমা কোম্পানির মধ্যে ৪৬টিই দাম বাড়ার তালিকায় স্হান করে নেয়। বিপরীতে দাম কমেছে ৫টির। আর একটির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে এবং একটি লেনদেন হয়নি। অপরদিকে সব খাত মিলে ডিএসইতে ১৩০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২০৯টির এবং ৪০টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৮ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৪৮৯ পয়েন্টে নেমে গেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১২ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৩৬১ পয়েন্টে অবস্হান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সবকটি মূল্যসূচক কমলেও বাজারটিতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৯৭৪ কোটি ৭ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৯৫০ কোটি ১০ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ২৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৪৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।দ্বিতীয় স্হানে থাকা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের ২৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ২১ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে আইপিডিসি ফাইন্যান্স। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে প্রভাতী ইনসিওরেন্স লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ ব্র্যাক ব্যাংক বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং স্যালভো কেমিক্যাল এবং বিডিকম। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১৯ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২০ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ৩১৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২৪টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫৮টির এবং ৩৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/191.csv b/Bangla_fin_news_articles/191.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..71336e357a9936ac65447bd8889d13c1ba41e798 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/191.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +191,ডলার কেনার খরচ আরও বাড়ল,2022-06-07,রেজাউল হক কৌশিক,বাজারের ওপর ডলারের দর নির্ধারণ ছেড়ে দেওয়ার দ্বিতীয় দিনে ডলারের দাম বেড়ে হলো ৯১ টাকা ৯৫ পয়সা। আর ডলারের দর বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়ার পর তিন দফায় টাকার মান কমল ২ টাকা ৯৫ পয়সা। গতকাল সোমবার ৯১ টাকা ৯৫ পয়সা দরে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ম্যানেজড পদ্ধতি থেকে উন্মুক্ত বাজার পদ্ধতিতে যায় বাংলাদেশ ব্যাংক। উন্মুক্ত বাজার পদ্ধতিতে ডলারের বিনিময় হার বাজার অনুযায়ী নির্ধারিত হবে। ব্যাংকগুলো যেকোনো দরে ডলার বিক্রি করতে পারবে। গত বুধবার পর্যন্ত আন্তঃব্যাংক লেনদেনে ডলারের বিনিময় হার ৮৯ টাকা নির্ধারিত ছিল। নতুন পদ্ধতি চালু করার দিনই টাকার মান ৯০ পয়সা কমেছিল। সেদিন বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে ১৩ কোটি লাখ ডলার বাংলাদেশ ব্যাংক বিক্রি করেছিল ৮৯ টাকা ৯০ পয়সায়। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন গত বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফায় জরুরি চাহিদা মেটাতে আরো ৫ মিলিয়ন অর্থাৎ ৫০ লাখ ডলার বিক্রি করা হয় ৯১ টাকা ৫০ পয়সায়। তিনি বলেন বাজারের চাহিদা ও সরবরাহে ভারসাম্য রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলার বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছে। গতকাল সোমবার ব্যাংকগুলোকে সাপোর্ট দিতে ৯১ টাকা ৯৫ পয়সায় দরে ১ কোটি ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাজারের ওপর ডলারের দর ছেড়ে দেওয়ার দিন বৃহস্পতিবার তিনি জানিয়েছিলেন ওপেন মার্কেট অনুযায়ী ডলারের দাম ঠিক হবে। এটি না করলে রেমিট্যান্স কমে যাবে বলে ব্যাংককাররা জানিয়েছেন। অবশ্য বাজারের ওপর ছেড়ে দিলেও বাংলাদেশ ব্যাংক মনিটরিং করবে। তথ্যমতে সাম্প্রতিক সময়ে টাকার দরপতনে এক দিনে এতো বেশি পতন হয়নি। এর আগে দর কমেছিল এক দিনে সর্বোচ্চ ১ টাকা ১০ পয়সা। গতকাল সোমবার ডলারের দর ৪৫ পয়সা বেড়ে বিক্রি হয় ৯১ টাকা ৯৫ পয়সায়। পরবর্তী দর নির্ধারণ না হওয়া পর্যন্ত ব্যাংকগুলোকে এ দর অনুসরণ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/192.csv b/Bangla_fin_news_articles/192.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e03eb50eb8cea0dd1763d8effda284ff97f1bd4c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/192.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +192,চাহিদার মাত্র ৩৩ শতাংশ ঋণ পান এসএমই উদ্যোক্তারা,2022-06-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চাহিদার মাত্র ৩৩ ভাগ ঋণ পান দেশের এসএমই উদ্যোক্তারা। আর বিতরণকৃত ঋণের মাত্র ১৯ ভাগ পান গ্রামীণ উদ্যোক্তারা। অথচ কোভিড১৯এ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা। সোমবার ৬ জুন এসএমই ফাউন্ডেশন এবং ইউএনএস্কেপের উদ্যোগে আয়োজিত রিথিংকিং এএসএমই ফিন্যান্স অ্যা পোস্টক্রাইসিস এজেন্ডা জাতীয় সেমিনারে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়। এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক মো. জাকের হোসেন। সেমিনারে স্বাগত বক্তব্যে এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. মফিজুর রহমান বলেন সরকারিবেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার গবেষণায় দেখা গেছে কোভিড১৯এর কারণে দেশের ৯৪ ভাগ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠানের বিক্রি কমে গেছে। ২১ ভাগ প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছিল। এসব প্রতিষ্ঠানের ৩৭ ভাগ কর্মী কাজ হারিয়েছে এবং ৭০ ভাগ কর্মী চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে ছিল। শতকরা ৮৩ ভাগ প্রতিষ্ঠান লোকসানের মুখে পড়েছেন এবং ৩৩ ভাগ প্রতিষ্ঠান ঋণের কিস্তি শোধ করতে পারেনি। এজন্য ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সরকারের প্রণোদনা প্যাকেজের পরিমাণ আরো বাড়ানো প্রয়োজন অথবা প্রণোদনা প্যাকেজ নতুন করে দেওয়া না হলেও সহজ শর্তে তাদের জন্য অর্থায়নের ব্যবস্থা করা দরকার। প্রধান অতিথি শিল্পসচিব বলেন দেশের শিল্প খাতের কর্মসংস্থানের ৮৫ ভাগই এসএমই খাতের অবদান। দেশের অর্থনীতিতে এসএমই খাতের অবদান বাড়াতে এই খাতের উন্নয়নে কাজ করছে এসএমই ফাউন্ডেশন। তিনি এসএমই খাতের উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মসূচি তুলে ধরেন। এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন বলেন কোভিড১৯এর ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে এসএমই উদ্যোক্তাদের সহজ শর্তে ঋণ প্রয়োজন। এজন্য উদ্যোক্তাদের ঋণ পাওয়া সহজ করতে ডিজিটাল সেবা চালু করা যেতে পারে। ..... এসএমই ফাউন্ডেশন এবং ইউএনএস্কেপের উদ্যোগে আয়োজিত রিথিংকিং এএসএমই ফিন্যান্স অ্যা পোস্টক্রাইসিস এজেন্ডা জাতীয় সেমিনার। ছবি সংগৃহীত ... . সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনায় বিআইবিএমের সহযোগী অধ্যাপক মো. মোশাররফ হোসেন জানান দেশের প্রায় ৮১ লাখ এসএমই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫৮ লাখ বা ৭০ ভাগ শহর এলাকার বাইরে হলেও এসএমই ঋণের ৮১ ভাগই পান শহর এলাকার উদ্যোক্তারা। আর নারী উদ্যোক্তারা পান মোট ঋণের মাত্র ৭ ভাগের মতো। কোভিড১৯ প্রেক্ষাপটে প্রযুক্তি ডিজিটাল ফাইনান্সিং এবং ফিনটেক ও ক্লাস্টারভিত্তিক অর্থায়ন ব্যবস্থার উন্নয়ন ও প্রসারের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সহজ শর্তে ঋণের আওতায় আনার বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামত ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়। প্রাপ্ত মতামত ও সুপারিশের ওপর ভিত্তি করে ভবিষ্যতে ইউএনএস্কেপ বাংলাদেশে প্রয়োজনীয় কর্মসূচি ও কর্মকৌশল গ্রহণ করবে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ বাংলাদেশ ব্যাংক ও ইউএনএস্কেপ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধিবৃন্দ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের প্রতিনিধি বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি চেম্বার অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিসহ এসএমই উদ্যোক্তাবৃন্দ গবেষক ও শিক্ষাবিদ এবং মিডিয়া প্রতিনিধিরা সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারে এসএমই অর্থায়ন বিষয়ে তিনটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয় যার মধ্যে একটি বাংলাদেশের গবেষক এবং অপর দুটি যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানির গবেষক ভাচুর্য়ালি উপস্থাপন করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/193.csv b/Bangla_fin_news_articles/193.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..242b1341e7af801414da5a67afa0bb26b352b826 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/193.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +193,জানুয়ারি থেকে জুন কত কমলো টাকার মান,2022-06-06,উজ্জল বিশ্বাস,হু হু করে বাড়ছে ডলারের দাম। প্রতিদিনই কমে যাচ্ছে টাকার মান। সর্বশেষ আজ ৬ মে প্রতি মার্কিন ডলারের দাম ৯১ টাকা ৫০ পয়সা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক যা ডলারের দামের সর্বোচ্চ রেকর্ড। এ নিয়ে ২০২২ সালে ডলারের দাম ৯ দফা বেড়েছে। এই সময়ে টাকার বিপরীতে ডলারের দাম বেড়েছে ৫ টাকা ৭ পয়সা। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম জানান ওপেন মার্কেটে চাহিদা বাড়ছে সেই বিবেচনায় নিয়েই দর নির্ধারণ করা হয়েছে। জানুয়ারিতে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৮৫ টাকা ৮০ পয়সা। মাসের শুরুতে ডলারের বিনিময়মূল্য ২০ পয়সা বাড়িয়ে ৮৬ টাকা করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর পর ২৩ মার্চ তা আবার ২০ পয়সা বাড়িয়ে ৮৬ টাকা ২০ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। গত ২৭ এপ্রিল ডলারের দাম বাড়ানো হয় আরও ২৫ পয়সা। তাতে প্রতি ডলারের বিনিময়মূল্য দাঁড়ায় ৮৬ টাকা ৪৫ পয়সা। ৯ মে ডলারের বিনিময়মূল্য আবারও ২৫ পয়সা বাড়িয়ে ৮৬ টাকা ৭০ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। ... ডলারের বিপরীতে টাকার মান আরও কমলো ... ডলারের বিপরীতে টাকার মান আরও কমলো ...ডলারের বিপরীতে টাকার মান আরও কমলো ১৬ মে ৮০ পয়সা বাড়ানো হয়। ফলে প্রতি ডলারের দাম দাঁড়ায় ৮৭ টাকা ৫০ পয়সা। ২৩ মে আরও ৪০ পয়সা বাড়িয়ে ডলারের দাম ৮৭ টাকা ৯০ পয়সা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ২৯ মে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির প্রতি ডলারের দাম ৮৯ টাকা নির্ধারণের সিদ্ধান্তের কথা জানান। এর আগে বৃহস্পতিবার ২ জুন প্রতি মার্কিন ডলারের দাম ৯০ পয়সা বাড়িয়ে ৮৯ টাকা ৯০ পয়সা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সর্বশেষ আজ ৬ মে ১ টাকা ৬০ পয়সা বাড়িয়ে প্রতি মার্কিন ডলারের দাম ৯১ টাকা ৫০ পয়সা নির্ধারণ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিশেষজ্ঞদের মতে কোভিড পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসার পর থেকে বিশ্বজুড়ে চাহিদা বাড়ায় পণ্যের দাম বাড়তে থাকে। এর মধ্যে ইউক্রেনরাশিয়া যুদ্ধ শুরু হলে বৈশ্বিক পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থায় খরচ বেড়ে যায়। তাতে ডলারের চাহিদা বাড়তে থাকে। তাতে বিশ্বের অনেক দেশের মত বাংলাদেশের মুদ্রা টাকার মানও ডলারের বিপরীতে কমতে থাকে। ... বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাল আমদানি করা হবে খাদ্যমন্ত্রী ... বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাল আমদানি করা হবে খাদ্যমন্ত্রী ...বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাল আমদানি করা হবে খাদ্যমন্ত্রী ডলারের দাম প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন আমদানি চাপের কারণে চাহিদা বেড়েছে। খোলা বাজারে বেশি দামের বিক্রির বিষয়ে তিনি বলেন কার্ব মার্কেটে খুচরা ডলার কেনাবেচা হয়। ভ্রমণ চিকিৎসা শিক্ষাসহ বিভিন্ন কারণে বিদেশে যাওয়ার সময় কিছু ডলার সঙ্গে নিতে হয়। ওইসব ব্যক্তিরা সহজে খোলা বাজার থেকে ডলার কেনেন। এখন সেখানে চাহিদা বেশি। এই সুযোগ নিয়ে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ডলারের দাম বেশি নিয়ে মুনাফা করছে। আর আমদানির ক্ষেত্রে যেসব ব্যাংক বেশি দামে ডলার বিক্রি করছে তাদের বিষয়টি কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেখছে। কোনো অনিয়ম পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/194.csv b/Bangla_fin_news_articles/194.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..001a102e4f7505f8a6ac753a7c15eca84a76d5e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/194.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +194,ডলারের বিপরীতে টাকার মান আরও কমলো,2022-06-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রতি মার্কিন ডলারের দাম ৯১ টাকা ৫০ পয়সা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর আগে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৮৯ টাকা ৯০ পয়সা। ডলারের বিপরীতে টাকার মান ১ টাকা ৬০ পয়সা কমলো। এর আগে বৃহস্পতিবার ২ জুন প্রতি মার্কিন ডলারের দাম ৮৯ টাকা ৯০ পয়সা নির্ধারণ করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে চারদিনেই ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমলো আরও ১ টাকা ৬০ পয়সা। বাংলাদেশ ব্যাংক আজ সোমবার থেকে ৯১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করবে। তবে খোলা বাজারে ডলারের দাম ৯৫ টাকার বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/195.csv b/Bangla_fin_news_articles/195.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..48db637e1a54e0ad73f103db918dab4844ec4343 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/195.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +195,তিন মাসে খেলাপি ঋণ বাড়লো ১০ হাজার কোটি টাকা,2022-06-06,রেজাউল হক কৌশিক,২০২২ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংক খাতে খেলাপির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৪১ কোটি টাকা। সে হিসাবে খেলাপি ঋণ আগের তিন মাসের চেয়ে ১০ হাজার ১৬৭ কোটি টাকা বেড়েছে। করোনার কারণে ব্যবসায়ীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ঋণ পরিশোধ না করে বা সামান্য পরিশোধ করে খেলাপিমুক্ত থাকার সুযোগ ছিল। করোনার পুরো সময় জুড়ে কয়েক দফায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধার বেশির ভাগই শেষ হয়েছে গত ডিসেম্বরে। এর পরপরই খেলাপি ঋণ বেড়েছে ব্যাপকভাবে। চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত খেলাপি না করার সুবিধা চেয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। করোনা ভাইরাসের প্রকোপ কিছুটা কমেছে। তবে এর প্রভাব এখনো চলছে। অর্থনীতি এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। মন্দা কাটিয়ে উঠতে আরো সময় লাগবে বলেই উদ্যোক্তা ও শিল্পপতিদের অভিমত। সেই অভিমতের সঙ্গে একমত পোষণ করে সরকার এখনো উদ্যোক্তাদের নানামুখী সুবিধা দিচ্ছে। যদিও সেই সব সুবিধা পেয়েছে হাতে গোনা কয়েক জন বা কয়েকটি শিল্পগোষ্ঠী। সরকারের দেওয়া সুবিধার পরও খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে মার্চ শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৪১ কোটি টাকা তিন মাস আগে গত ডিসেম্বর শেষে যা ১০ লাখ ৩ হাজার ২৩৪ কোটি টাকা ছিল। মার্চে এসে মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ২৯ হাজার ৭৩৬ কোটি টাকা গত ডিসেম্বরে যা ছিল ১৩ লাখ ১ হাজার ৭৯৭ কোটি টাকা। তিন মাসে ঋণস্থিতি বেড়েছে ২৭ হাজার ৯৩৮ কোটি টাকা। ২০২০ সালের মার্চ থেকে দেশে শুরু হয় মহামারি করোনা ভাইরাসের প্রকোপ। এই সংকটকালে ঋণখেলাপিদের আরো সুবিধা দেয় সরকার। ফলে কিস্তি না দিলেও খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হতে হয়নি কাউকে। এতে ঋণের শ্রেণিমানও পরিবর্তন করা হয়নি। কেউ কেউ স্বপ্রণোদিত হয়ে কোনো ঋণের কিস্তি বা খেলাপি ঋণ পরিশোধ করেছে। এর মানে হচ্ছে এই এক বছর কেউ কোনো ঋণের কিস্তি পরিশোধ করেনি যে ঋণ যে অবস্থায় ছিল সেই অবস্থাতেই রাখা হয়েছিল। এই সময়ে যে খেলাপি ঋণ আদায় হয়েছে সেটা কিছু উদ্যোক্তা নিজ উদ্যোগেই দিয়েছেন। পরে ২০২১ সালে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়। ঐ বছরের মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ঋণের সামান্য অংশ পরিশোধ করলেই আর খেলাপি করা হয়নি। এই ছাড়ের কারণে একজন গ্রাহকের যে পরিমাণ ঋণ পরিশোধ করার কথা তা তিনি করেননি। ফলে ধারাবাহিকভাবে খেলাপি ঋণ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/196.csv b/Bangla_fin_news_articles/196.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ada65572cd683002d3b38cfeb2bee5047af9157f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/196.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +196,বিএনপি নেতা আমিনুলকে ঘেরাও করে প্রতিবাদ,2022-06-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হককে ঘেরাও করে প্রতিবাদ জানিয়েছে রাজধানীর উত্তরা ও বিমানবন্দর থানার বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা। রবিবার ৫ জুন দুপুরে উত্তরার ৭ নং সেক্টরে অনুষ্ঠিত ১ ৫১ ও বিমানবন্দর সাংগঠনিক ওয়ার্ডের সম্মেলন শুরু আগে এ ঘটনা ঘটে। উত্তরা পশ্চিম থানা ওসি আকতারুজ্জামান ইলিয়াস ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। ঘেরাওয়ের সময় বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীদের সঙ্গে আমিনুলের বেশ ধাক্কাধাক্কি হয়। আমিনুলকে নেতাকর্মীদের কিল ঘুষি দিতে দেখা গেছে। এ সময় বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা সদস্য সচিব আমিনুলকে সব পক্ষকে নিয়ে সমন্বয়ের মাধ্যমে ইউনিট কমিটি করে সম্মেলন দেওয়ার দাবি জানান। নেতাকর্মীরা আমিনুলের একপেশে ভূমিকার সমালোচনা করে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। প্রতিবাদের একপর্যায়ে নেতাকর্মীরা আমিনুলের গাড়ির সামনে রাস্তায় শুয়ে পড়েন। এ সময় দুপক্ষের মাঝে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ এসে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। বিক্ষুব্ধরা নেতাকর্মীরা জানায় নগর পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে উত্তরার ১২টি ওয়ার্ডে সম্মেলনের মাধ্যমে নেতৃত্ব নির্বাচন করছেন নগর নেতারা। নগর বিএনপি থেকে ঘোষিত প্রতিটি ওয়ার্ডের আহ্বায়ক কমিটির সকল যুগ্ম আহ্বায়কের সমন্বয়ের মাধ্যমে ইউনিট কমিটি করার কথা থাকলেও টিম প্রধান আহ্বায়ক ও যুগ্ম আহ্বায়কদের মতামতকে উপেক্ষা করে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ব্যক্তি বিশেষের পছন্দমতো ইউনিট গঠন করে নেয়। এসব বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের প্রভাবশালী প্রার্থীরা এতদিন বিভিন্ন ভাবে প্রতিবাদ জানিয়ে এলেও কোন কাজ হচ্ছিল না। তাদের মতে অদৃশ্য কারণে বিশেষ একটি সিন্ডিকেটকে সুবিধা দিতে বেশ তৎপর নগর সদস্য সচিব আমিনুল। এ সময় নেতারা কাউন্সিল ভোটের নামে প্রহসন করার অভিযোগ বলেন এখন পর্যন্ত যে কয়টি ওয়ার্ডে সম্মেলন করা হয়েছে সেখানে সঠিক ভাবে ভোট গণনা না করে মনগড়া ফলাফল প্রকাশ করা হয়। কারণ ভোট গণনার সময় সংশ্লিষ্ট প্রার্থী বা তার এজেন্টকে কোন ওয়ার্ডের ফলাফল গণনার সময় কাছে রাখা হয়নি। শৃংখলার কথা বলে সদস্য সচিব আমিনুল কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকেই সম্মেলনের কাষ্টিং ভোট দেখতে দেননি। মূলত অদৃশ্য কারণে ভোট নিয়ে এ নাটকের আয়োজন করছে নগর বিএনপির নেতারা। এর পেছনে মোটা অংকের লেনদেনের কথাও বলেন কয়েকজন। সবশের্ষ আজ দুপুরে এসব ঘটনার প্রতিবাদ জানাতে এসে তারা আমিনুলকে ঘেরাও করে রাখে তারা। আমিনুল বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীদের কোন কথা না শুনে দুই হাত দিয়ে সবাইকে কিল ঘুষি মারতে থাকেন। এ সময় নেতারা আমিনুলকেও নাজেহাল করেন। এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুলকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/197.csv b/Bangla_fin_news_articles/197.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..94512d31998f5368b600a0fb4e1749ad3db22704 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/197.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +197,ইতিবাচক ধারায় দেশের শেয়ারবাজার,2022-06-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ৫ জুন দেশের শেয়ারবাজারে সূচকের ইতিবাচক ধারায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন লেনদেনের পাশাপাশি অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৪৯৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪২৬ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৩৭৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট ৩৭৮ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২০২ কোম্পানির কমেছে ১২৪টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টির। ডিএসইতে মোট ৯৫০ কোটি ১০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮৭৫ কোটি ১০ লাখ টাকা। ... আবারো বাড়লো আবাসিক গ্যাসের দাম ... আবারো বাড়লো আবাসিক গ্যাসের দাম ...আবারো বাড়লো আবাসিক গ্যাসের দাম এদিকে অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৪১৮ পয়েন্টে। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৪৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৯ হাজার ৩৯ পয়েন্টে সিএসই৩০ সূচক ১২৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৮২৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে ৩০৩ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৩টির কমেছে ৯৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৬টির। দিন শেষে সিএসইতে ২০ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/198.csv b/Bangla_fin_news_articles/198.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..99d789a8ac253fc780db5b3988976272f6c521e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/198.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +198,দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলে শিল্পবিপ্লব ঘটাবে পদ্মা সেতু,2022-06-05,এনামুল হক খুলনা অফিস,স্বপ্নের পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর দেশের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলায় শিল্পবাণিজ্যের অমিত সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত সূচিত হবে। দেশের বৃহত্তম এই সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার পর থেকেই মোংলা বন্দরসহ দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলে ছোটবড় নতুন নতুন শিল্পকলকারখানা গড়ে উঠতে শুরু করেছে। বিনিয়োগে উত্সাহী দেশিবিদেশি শিল্প উদ্যোক্তারাও আরও নতুন নতুন শিল্পকারখানা গড়ে তোলার জন্য খোঁজখবর নিচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে পদ্মা সেতু চালুর পর দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলে শিল্প বিপ্লব শুরু হবে। স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনের অপেক্ষায় দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের মানুষ। আগামী ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক বহু প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতুর উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে অমিত সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের স্বপ্নে গোটা দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের ৫ কোটি মানুষ এখন উজ্জীবিত। ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা সেতু পুরোপুরি দৃশ্যমান হয় ২০২০ সালের ১০ ডিসেম্বর। এরপর থেকেই পালটে যেতে থাকে খুলনাসহ দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের ব্যবসাবাণিজ্য। মোংলা বন্দরসহ এই অঞ্চলে গড়ে উঠতে থাকে ছোটবড় নতুন নতুন শিল্পকলকারখানা। বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিডা সূত্র জানায় পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হওয়ার পর খুলনা বিভাগে বেসরকারি উদ্যোগে নতুন নতুন শিল্প কলকারখানা গড়ে উঠতে শুরু করেছে। নতুন গড়ে ওঠা উল্লেখযোগ্য শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে জুট অ্যান্ড টেক্সটাইল এলপি গ্যাস অটো রাইসমিল মাছের হ্যাচারি ও হিমায়িত মৎস্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা ফুড অ্যান্ড এলাইড প্রোডাক্টস ক্যাটল পোল্ট্রি অ্যান্ড ফিশ ফিড প্রকৌশল শিল্প রসায়ন শিল্প ফার্মাসিউটিক্যাল ফার্টিলাইজার কোল্ড স্টোরেজ প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং উড অ্যান্ড পার্টিকেল বোর্ড প্রসেসিং ডক ইয়ার্ড শিল্প সার্ভিস সেবা শিল্প ডেইরি প্রোডাক্টস অ্যান্ড ডেইরি ফার্ম অটোমেটিক ব্রিক ফিল্ড প্লাস্টিক প্রোডাক্টস নির্মাণশিল্প পোল্ট্রি হ্যাচারি পাওয়ার প্ল্যান্ট এবং চামড়া ও ট্যানারি শিল্প ইত্যাদি। এ কারণে ধারণা করা হচ্ছে পদ্মা সেতু চালুর হওয়ার পর ব্যবসাবাণিজ্যসহ দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলে রীতিমতো শিল্প বিপ্লব শুরু হবে। এদিকে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হওয়ার পর দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোংলা বন্দরের গুরুত্ব বহুগুণ বেড়ে গেছে। পদ্মা সেতু চালুর পর রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশের ব্যাবসায়িক অঞ্চলগুলোর সঙ্গে মোংলা বন্দরের যোগাযোগ আরো বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া চট্টগ্রাম বন্দরের সঙ্গে প্রায় ৮০ কিলোমিটার দূরত্ব কমে যাবে। এ কারণে খুব অল্প সময়ের মধ্যে মোংলা বন্দরে আমদানি ও রপ্তানিকৃত মালামাল খুব তাড়াতাড়ি ঢাকাসহ আশপাশের জেলাগুলোতে পৌঁছানো সম্ভব হবে। যার ফলে দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীরা মোংলা বন্দর ব্যবহারে আরো বেশি আগ্রহী হবে। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব বোর্ড ও জনসংযোগ কমান্ডার মো. ফকর উদ্দিন বলেন পদ্মা সেতুর কারণে দেশের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চল নতুন করে জেগে উঠবে। মোংলা বন্দরের আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকদের সময় অর্থ ও দূরত্বের সাশ্রয় হবে। যার ফলে গুরুত্ব বৃদ্ধি পাবে মোংলা বন্দরের। আমদানিরপ্তানি বাড়লে বন্দরের রাজস্বও বৃদ্ধি পাবে। সেই সঙ্গে বন্দরসংশ্লিষ্ট সকল মানুষের ব্যাপক কর্মসংস্থানসহ আয় বৃদ্ধি পাবে। মোংলা বন্দর ব্যবহারকারী সমন্বয় কমিটির মহাসচিব অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম বলেন সেতু চালু হওয়ার পর মোংলা বন্দরের বিনিয়োগ বহুগুণ বেড়ে যাবে। খুলনার প্রবীণ শিক্ষক ও নাগরিক নেতা অধ্যাপক জাফর ইমাম বলেন পদ্মা সেতু দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের মানুষের দীর্ঘ আন্দোলনের ফসল। এ অঞ্চলের মানুষের জন্য এটি একটি বড় অর্জন। এই সেতু উদ্বোধনের মাধ্যমে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার অভূতপূর্ব উন্নতি সাধিত হবে। দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের আঞ্চলিক বৈষম্য কমে যাবে। নতুন শিল্প কলকারখানা স্থাপিত হলে এখানকার আর্থসামাজিক অবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন ঘটবে। তিনি আরো বলেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে্যর লীলাভূমি বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন। এ বনকে ঘিরে রয়েছে অপার রহস্য। সুন্দরবন দেখার জন্য প্রতি বছর দেশবিদেশ থেকে ছুটে আসে হাজারো পর্যটক। নানা প্রতিবন্ধকতা পার হয়ে তাদের এখানে আসতে হয়। পদ্মা সেতু চালু হলে আর কোনো সমস্যা থাকবে না। ফলে পর্যটন ব্যবসায়ীদের সংখ্যা বাড়বে। সেই সঙ্গে বাড়বে দেশের রাজস্ব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/199.csv b/Bangla_fin_news_articles/199.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8c62e3acce4bd5b0fbbd87ebb8e4198607a4a43c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/199.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +199,বাজার মূলধন বেড়েছে ১৫ হাজার কোটি টাকা,2022-06-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে গত সপ্তাহে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। আলোচ্য সময়ে বাজার মূলধন বেড়েছে ১৫ হাজার ৮৭৫ কোটি ২০ লাখ টাকা। শনিবার ৪ জুন সাপ্তাহিক পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে গত সপ্তাহের শুরুতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৮ হাজার ২ কোটি ৫০ লাখ ৯০ হাজার টাকা। সপ্তাহের শেষ দিন বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ২০ হাজার ২৭৭ কোটি ২০ লাখ ৫৯ হাজার ৬২৮ টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ২৭৪ কোটি ৬৯ লাখ ৬৯ হাজার টাকা। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই গেল সপ্তাহের শুরুতে বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৪৬ হাজার ৪০৬ কোটি ১৫ লাখ টাকা। আর সপ্তাহের শেষ দিন বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৪ লাখ ৫০ হাজার ৬ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৩ হাজার ৬০০ কোটি ৫১ লাখ টাকা। ডিএসইতে গেল সপ্তাহে ৩ হাজার ৯২৬ কোটি ১২ লাখ ৪৬ হাজার ৯৪১ টাকা লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৫৪ কোটি ২৩ লাখ ৫৯ হাজার টাকার। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ৮৭১ কোটি ৮৮ লাখ ৮৭ হাজার টাকা বেড়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২১৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৪৫১ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪১৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই৩০ সূচক ৪৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৫৫ পয়েন্টে। ডিএসইতে গেল সপ্তাহে মোট ৩৮৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ৩৫৬টির কমেছে ২২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯টির শেয়ার ও ইউনিট দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/2.csv b/Bangla_fin_news_articles/2.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7d0d09831d3b5dd2f0bebf2ef515c5d3aa1d25a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/2.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +2,স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানকে পুঁজিবাজারে আসতে হলে ১০ শতাংশ শেয়ার ছাড়তে হবে,2022-08-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতউলইসলাম বলেছেন যেসব স্টার্টআপ কোম্পানির অ্যাকাউন্স ও গ্রোথ ভালো তাদের আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে হলেও পুঁজিবাজার থেকে অর্থায়নে সাহায্য করব। এক্ষেত্রে যোগ্যরাই সুযোগ পাবে। অযোগ্যদের সুযোগ দিয়ে পরিবেশ নষ্ট করব না। তবে কোম্পানিগুলোকে ন্যুনতম ১০ শতাংশ শেয়ার ছাড়তে হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর নিকুঞ্জের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ভবনে ক্যাপিটাল মার্কেট অব বাংলাদেশ প্রসপেক্টস অ্যান্ড অপরচুনিটিস ফর টেক স্টার্টআপ অ্যান্ড গ্রোথ স্টেজ কোম্পানিজ শীর্ষক সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন স্টার্টআপ কোম্পানিকে সহযোগিতা করলে যদি দেশ লাভবান হয় তাহলে কেন সহযোগিতা করব না। তবে এ জাতীয় কোম্পানিগুলো পুঁজিবাজারে আসতে চাইলে কমপক্ষে ১০ শতাংশ শেয়ার ইস্যু করতে হবে। তা না হলে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের সুযোগ দেব না। প্রয়োজনে স্টার্টআপ কোম্পানিগুলোর জন্য নতুন বোর্ড গঠন করা বিবেচনা করা হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন আইসিটি বিভাগ প্রযুক্তিগত সহায়তা দিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসিকে বিশ্বের নেতৃত্বদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলবে। এ লক্ষ্যে ৭০ থেকে ১ কোটি ডলার ব্যয় করে বিএসইসির জন্য বেশ কিছু ডিজিটাল সল্যুশন তৈরি করা হচ্ছে। আইসিটি বিভাগ থেকে সাড়ে ৩০০ স্টার্টআপকে অফেরতযোগ্য ১০ লাখ টাকা করে অনুদান দেওয়া হয়েছিল। এদের মধ্যে কিছু কিছু স্টার্টআপ কোম্পানি পাঁচ বছরেই শত মিলিয়ন ডলারের কোম্পানিতে রূপান্তরিত হয়েছে। দেশে বর্তমানে ২ হাজার ৫০০ সফল স্টার্টআপ কোম্পানি ১৫ লাখ তরুণতরুণীর কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে। গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশ স্টার্টআপে ৭৫ কোটি ডলার বিনিয়োগ এসেছে। ২০২৫ সালের মধ্যে ৫০০ কোটি টাকা দেশের স্টার্টআপ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা হবে। ডিএসই চেয়ারম্যান ইউনুসুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ। এর আগে এক অনুষ্ঠানে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার লক্ষ্যে ডিএসই ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক আমিন ভূঁইয়া ও স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাদি আহমেদ একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/20.csv b/Bangla_fin_news_articles/20.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8cfa7be1adb501bc8082ecc659937bc033c441dd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/20.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +20,উত্তাল সাগর পার করে নগদএর ভাতা বিতরণ লড়াই,2022-07-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,গ্রীষ্মকালে উত্তাল হয়ে ওঠে সাগরের পানি। এমন সময়ে জেলেরাও নৌকা নিয়ে বের হতে ভয় পায়। সেই সময়েই পটুখালীর রাঙাবালি উপজেলা নামের এই দ্বীপে ছুটেছিলেন কয়েক জন নগদ কর্মী। ঝঞ্চাবিক্ষুব্ধ সাগর পার করে এই কর্মীদের ছোটার কারণ ছিলো সরকারের ভাতা এই দূরবর্তী এলাকার খেটে খাওয়া অসহায় অল্প শিক্ষিত মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। সেদিন এই মানুষগুলোই প্রকৃতিকে পরাস্ত করে এই দূরের দ্বীপে পৌঁছে দিয়েছিলেন ডিজিটালাইজেশনের ছোঁয়া। বিদায় বেলায় এই মানুষগুলোর নিবেদন এবং ডাক বিভাগের এমএফএস সার্ভিস নগদএর প্রচেষ্টাকে কৃতজ্ঞতাভরে স্মরণ করলেন সমাজসেবা অধিদফতরের বিদায়ী মহাপরিচালক শেখ রফিকুল ইসলাম। তিনি বলছিলেন নগদ এই ক বছরে ভাতা বিতরণে যে দক্ষতা দেখিয়েছে তাতে তিনি খুবই সন্তুষ্ট। তিনি ব্যক্তিগতভাবে মনে করেন এই প্রতিষ্ঠানটির ওপর দায়িত্ব দিলে তারা সরকারের শতভাগ ভাতা বিতরণে সক্ষম। নগদ শুরু থেকেই সরকারের বিভিন্ন রকমের ভাতা বিতরণের কাজ করে আসছে। আর এই কাজের একটা বড় অংশ সমাজসেবা অধিদফতরের সামাজিক নিরাপত্তা ভাতা বিতরণ। আগে সমাজসেবা অধিদপ্তরের এই ভাতা বিতরণ করা হতো ব্যাংকের মাধ্যমে। সেখান থেকে এই ডিজিটালাইজেশনের কাজটা হয়েছে রফিকুল ইসলামের আমলেই। তিনি এই বদলের কারণটা বলতে গিয়ে বলছিলেন আগে ম্যানুয়ালি এসব ভাতা দেওয়া হতো। গ্রামের অসুস্থ মানুষ দুস্থ মানুষ অসহায় ও অল্প শিক্ষিত মানুষ এসব ভাতা পেয়ে থাকেন। তাদের দশপনেরো মাইল দূরে গিয়ে টাকা তুলতে হতো। এই কষ্ট লাঘব করার জন্য সরকার চেয়েছে যে মানুষ যেন নিজের বাড়ি বসে ঘরে বসে টাকাটা পেতে পারে। এটাই ছিল সরকারের লক্ষ্য। এটা ডিজিটালাইজেশন করা ছিল সরকারের সিদ্ধান্ত। আমি সেটা কার্যকর করার কাজটা করেছি। দ্রুত কাজটা করার চেষ্টা করেছি। মুজিববর্ষ উপলক্ষে আমরা এই উদ্যোগটাকে আরও ব্যপ্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। সেটা সফলও হয়েছে। সমাজসেবা অধিদপ্তর বিতরণ করে থাকে বিধবাস্বামীনিগৃহীতা ভাতা প্রতিবন্ধী ভাতা বয়স্ক ভাতা প্রতিবন্ধী শিশু ভাতা এবং শিক্ষা উপবৃত্তি। এই ভাতাগুলো যারা পেয়ে থাকেন তারা স্বভাবতই সমাজের সবচেয়ে প্রান্তিক মানুষ। এই মানুষগুলোকে ডিজিটালি ভাতার আওতায় আনার তৃপ্তির কথা বলছিলেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের বিদায়ী ডিজি আমরা এমন একটা জনগোষ্ঠী নিয়ে কাজ করেছি যারা সমাজের সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া মানুষ সবচেয়ে অল্প শিক্ষিত মানুষ। এদের একটা বড় অংশ তিরিশ বা চল্লিশ শতাংশ মানুষ মোবাইলও ঠিকমত ব্যবহার করতে পারেন না হাতের আঙুল এতোটাই শক্ত হয়ে গেছে কাজ করতে করতে যে মোবাইল টিপতেও পারেন না। ওটিপি বা পিন কী তারা এটা বোঝেন না। আমরা এই মানুষগুলোর কাছে ভাতা পৌছে দিতে পেরেছি। এই মানুষদের কাছে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে টাকা পৌঁছানোটা ছিলো বিরাট চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জটা পার করতে নগদ অসাধারণ একটা ভূমিকা রেখেছে। এই ভাতা বিতরণের ক্ষেত্রে একটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিলো একেবারে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছানো। ভূপ্রাকৃতিক সেই চ্যালেঞ্জ ওতরাতে এমএফএস প্রতিষ্ঠান নগদ যে তৎপরতা দেখিয়েছে তা কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করেন রফিকুল ইসলাম অনেক চ্যালেঞ্জ ছিল। বিশেষ করে পৌছানো কষ্ট এমন সব এলাকায় ভাতা দেওয়াটা ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের। পটুয়াখালীর রাঙাবালির কথা আমি বলবো। আমাদের ভাতা বিতরণের একটা অংশ ছিল গ্রীষ্মকালে। তখন সমুদ্র ছিল উত্তাল ভয়ঙ্কর ঢেউ। রাঙাবালি বা কুতুবদিয়ায় ওই সময়ে নগদএর কর্মীরা ওই উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে গেছেন। নগদ রাঙাবালিতে যে কাজ করেছে তা খুবই প্রশংসনীয়। তারা ওই মে মাসে সমুদ্র পাড়ি দিয়ে সেখানে গিয়ে লোকজনকে একাউন্ট করিয়েছেন ভাতা পৌঁছনোর কাজ সম্পন্ন করেছেন। রফিকুল ইসলাম মনে করেন দায়িত্ব দিলে নগদ সরকারের সব ভাতাই শতভাগ বিতরণের সক্ষমতা রাখে সমাজ সেবা অধিদপ্তর পরিচালিত হয় মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে। কোন এমএফএস কত শতাংশ বিতরণ করবে এটা আসলে মন্ত্রণালয় ঠিক করে। তবে আমি বলতে পারি যে নগদএর সক্ষমতা আছে। তাদের দায়িত্ব দিলে তারা শতভাগ ভাতা বিতরণ করতে পারবে বলে আমি মনে করি। সে ক্ষমতা তাদের আছে। বিশেষ করে নগদএর ত্রুটিহীন ও স্বচ্ছ ভাতা বিতরণ প্রক্রিয়া বিশেষ সন্তোষ দিয়েছে প্রবীণ এই কর্মকর্তাকে নগদ তাদের ভাতা বিতরণ নিয়ে পরিষ্কার একটা রিপোর্ট দেয়। আমরা আবার সেটা যাচাই বাছাই করি। আমরা দেখেছি নগদএর ভাতা বিতরণ প্রক্রিয়া খুবই স্বচ্ছ এবং ত্রুটি প্রায় নেই বললেই চলে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/200.csv b/Bangla_fin_news_articles/200.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f47ab95ce4ec1c8aea4ac4878a2498c68e28188d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/200.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +200,জিওটেক্সটাইল প্ল্যান্ট উদ্বোধন করলো কনফিডেন্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড,2022-06-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের অন্যতম বৃহৎ কনফিডেন্স গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান কনফিডেন্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড সিআইএল নারায়ণগঞ্জে নিজেদের কারখানা প্রাঙ্গনে অত্যাধুনিক একটি জিওটেক্সটাইল প্ল্যান্ট উদ্বোধন করেছে। সবার জন্য একটি টেকসই ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার পাশাপাশি মানুষ ও দেশের উন্নয়নে শনিবার জিওটেক্সটাইল তৈরির এ প্ল্যান্ট চালু করেছে সিআইএল। এ প্ল্যান্টের উৎপাদিত জিওটেক্সটাইল জিওসিল নামে বাজারজাত করা হবে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসবে উপস্থিত থেকে প্ল্যান্ট উদ্বোধন করেন কনফিডেন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী রেজাউল করিম। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন কনফিডেন্স গ্রুপের ভাইসচেয়ারম্যান ইমরান করিম এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালমান করিম সহ প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। জিওটেক্সটাইল হচ্ছে এক ধরনের বিশেষ পলিমার ফেব্রিক যা অবকাঠামো সংরক্ষণের পাশাপাশি পরিবেশের সুরক্ষায় সহায়তা করে। মানুষ ও অর্থনৈতিক অবকাঠামোকে বন্যার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা করতে নদী ভাঙন রোধে উপকূল সংরক্ষণে এবং নদী তীর শক্তিশালী করতে এবং মজবুত বাঁধের জন্য জিওটেক্সটাইল বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত হয়। উপকূলীয় অঞ্চলে বন্যার প্রভাব হ্রাসে সাশ্রয়ী এ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কনফিডেন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী রেজাউল করিম বলেন বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম দুর্যোগপ্রবণ দেশ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের কারণে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। দেশে যারা উপকূলীয় অঞ্চলে বসবাস করেন তাদের ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট বন্যা ও নদী ভাঙনের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সাথে লড়াই করে বেঁচে থাকতে হয়। তাই মানুষের জীবন ও অর্থনৈতিক অবকাঠামোর সুরক্ষায় এবং পরিবেশগত স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে নিজেদের ভূমিকা পালনে আমরা প্ল্যান্টের উৎপাদনের সকল পর্যায়ে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে জিওটেক্সটাইল উৎপাদন করছি। তিনি আরও বলেন নতুন এ প্ল্যান্ট দেশের উৎপাদন খাতের সক্ষমতার উন্নয়নে সহায়তা করবে। অনুষ্ঠানে কনফিডেন্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালমান করিম বলেন এ প্ল্যান্টটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস করে দেশজুড়ে বিভিন্ন জনপদের মানুষকে সহায়তা করবে। পাশাপাশি এ প্ল্যান্ট দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে ত্বরাণ্বিত করবে। এ প্ল্যান্টের মাধ্যমে আমরা আরও বেশি সংখ্যক কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরিতে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে এবং নিজেদের পণ্য বিদেশে রপ্তানির ব্যাপারে আশাবাদী। একদল প্রশিক্ষিত প্রকৌশলী ও কর্মীবাহিনী অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ইউরোপের মেশিনারি ও উন্নত কাঁচামাল দিয়ে তৈরি করছে জিওসিল জিও ব্যাগ ও জিও ম্যাট। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্ধারিত স্পেসিফিকেশন এবং দেশের ও আন্তর্জাতিক সকল মানদন্ড মেনে কনফিডেন্স জিওসিল উৎপাদনের কাজ শুরু করেছে। এ প্ল্যান্ট থেকে দেশ ও আন্তর্জাতিক বাজারে জিওসিলের চাহিদাপূরণে সহায়তা করা হবে। প্রায় ৪০ একর জমিতে অবস্থিত নতুন স্থাপিত জিওটেক্সটাইল প্ল্যান্ট এর পাশাপাশি আরো সাত ধরনের পণ্য উৎপাদনে এ কারখানায় ৩ হাজারেরও বেশি মানুষ কাজ করছে। নতুন এ প্ল্যান্টের প্রতিমাসে সক্ষমতা হবে প্রায় ২৮৫০০০০ বর্গ মিটার অথবা ১১৫০০০০ ব্যাগ। কনফিডেন্স ইনফাস্ট্রাকচার লিমিটেডের বাৎসরিক টার্নওভার প্রায় ১২০০ কোটি টাকা। কনফিডেন্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড ইউরোপীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে তার উৎপাদন ক্ষমতা দিয়ে জিও টেক্সটাইল উৎপাদনে দেশে অন্যতম শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান হতে চলেছে। নতুন এ প্লান্ট স্থাপনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি এর পোর্টফোলিওতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে যা দেশের উৎপাদন খাতে নতুন দিনের সূচনা করবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। কনফিডেন্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড বাংলাদেশের টাওয়ার প্রকৌশল হার্ডওয়্যার ও স্টিল কাঠামো খাতের সুপরিচিত নাম। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং দক্ষ কর্মীদের নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি বিদ্যুৎ খাত সহ দেশের বিভিন্ন খাতের প্রবৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/201.csv b/Bangla_fin_news_articles/201.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1029036929f25007b42fa9bbed903c9f25af39a8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/201.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +201,‘মাছের দাম বেশি হওয়ায় মুরগি কিনে নিয়ে যাচ্ছি’,2022-06-03,উজ্জল বিশ্বাস,সপ্তাহের ব্যবধানে সব ধরনের মাছের দাম বেড়েছে। তবে মাংসের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। সামুদ্রিক মাছ সুরক্ষায় ২০ মে থেকে বঙ্গোপসাগরে ৬৫ দিন মাছ ধরা নিষিদ্ধ করেছে সরকার। এর প্রভাব পড়েছে দেশের মাছ বাজারে। শুক্রবার রাজধানীর কেল্লার মোড় পলাশি হাতিলপুল ও কাওরান বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া গেছে। বাজারে ইলিশের দাম অনেকটা আকাশ ছোয়া। এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশ ১ হাজার ৭০০ থেকে ১ হাজার ৯০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। ৮০০ থেকে সাড়ে ৯০০ গ্রাম সাইজের ইলিশের কেজি ১ হাজার ২০০ টাকা। রুই আকার ভেদে ২০০ থেকে ৩২০ টাকা চিংড়ি ৬০০ টাকা কাতল আকার ভেদে ১৮০ থেকে সাড়ে তিনশ টাকা পাবদা ৩৫০ টাকা চাষের শিং ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ..... দোকানে টাঙানো বিভিন্ন পণ্যের মূল্য তালিকা। ... . দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে কাওরান বাজারের মাছ ব্যবসায়ী ফারুক হোসেন জানান বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করেছে। এতে বাজারে মাছের জোগান কমে গেছে। ফলে সব মাছের দাম বেড়েছে। রাজধানীর কেল্লার মোড়ে সাপ্তাহিক বাজার করতে এসেছেন শাহি মসজিদ এলাকার বাসিন্দা পান্না মিয়া। তিনি জানান মাছের দাম বেশি হওয়ায় মুরগি কিনে নিয়ে যাচ্ছি। গত সপ্তাহেও মাছের দাম তুলনামূলক কম ছিল। হাতিরপুল বাজারের নুরজাহান চিকেন ব্রয়লার হাউসের মালিক মো. ছায়েদুল ভূঁইয়া জানান বাজারে ব্রয়লার মুরগি ১৫০ টাকা ও পাকিস্তানি সোনালি মুরগি ৩২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহেও এই দামে মুরগি বিক্রি হয়েছে। গরুর মাংসের দামেও কোনো পরিবর্তন আসেনি। বেশিরভাগ ব্যবসায়ী গরুর মাংসের কেজি ৭০০ টাকা বিক্রি করছেন। তবে মহল্লার ব্যবসায়ীরা গরুর মাংস ৭২০ টাকা কেজি বিক্রি করছেন। ... ব্যবসায়ীর গায়েব হওয়া সয়াবিন উদ্ধার আটক ৩ ... ব্যবসায়ীর গায়েব হওয়া সয়াবিন উদ্ধার আটক ৩ ...ব্যবসায়ীর গায়েব হওয়া সয়াবিন উদ্ধার আটক ৩ কাওরান বাজারের ভোজ্যতেলের ডিলার মিলু স্টোরের স্বত্বাধিকারী বিপ্লব কুমার পাল জানান সরকার নির্ধারিত দাম তেল বিক্রি হচ্ছে। বাজারে বর্তমান তেলের সংকট নেই। কোম্পানিগুলো বাজারে পর্যাপ্ত তেল সরবরাহ করছে। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে। দেশের বাজারে তেলের দাম কমবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তেলের দাম কমতে পারে বলে আভাস দিয়েছেন।আমরা এখনো তেমন নির্দেশনা পায়নি। ..... চালের মূল্য তালিকা। ... . এদিকে চালের বাজারে অস্থিরতা চলছে। চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে খাদ্য মন্ত্রণালয় খাদ্য অধিদফতর জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সিটি করপোরেশন জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে সারা দেশে অবৈধ মজুদবিরোধী অভিযান চালানো হচ্ছে। তারপরও চালের দাম কমছে। বাজারে মিনিকেট চাল ৬৭ থেকে ৬৮ টাকা আঠাইশ ৫২ থেকে ৫৩ টাকা নাজির শাইল ৭২ থেকে ৭৩ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/202.csv b/Bangla_fin_news_articles/202.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dddcd2d956c68c377f8397015e30dad5716ac764 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/202.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +202,১০ মাসে রেকর্ড বাণিজ্যঘাটতি,2022-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আমদানির সঙ্গে সংগতি রেখে রপ্তানি বাড়ছে না। এতে বৈদেশিক বাণিজ্যের ঘাটতি বাড়ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে জুলাই থেকে এপ্রিল বাণিজ্যঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৫৬ কোটি ডলার। যা এর আগের অর্থবছরের পুরো সময়ের চেয়েও ৩৭৯ কোটি ডলার বেশি। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রকাশিত বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যের ব্যাল্যান্স অব পেমেন্ট হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তথ্য পাওয়া গেছে।একটি দেশের আমদানি ও রপ্তানির মধ্যকার সম্পর্ক হলো বাণিজ্য ভারসাম্য। ইতিবাচক ভারসাম্যকে বাণিজ্য উদ্বৃত্ত বলে। তখন আমদানির থেকে রপ্তানি বেশি হয়। নেতিবাচক ভারসাম্যকে বলা হয় বাণিজ্যঘাটতি। যা রপ্তানির থেকে আমদানি বেশি হলে হয়।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে চলতি অর্থবছরের ২০২১২২ ১০ মাসে জুলাইএপ্রিল পণ্য বাণিজ্যে বাংলাদেশের ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৫৬ কোটি ৯০ লাখ ডলার যা তার আগের অর্থবছরের প্রথম ১০ মাস একই সময় ছিল ১ হাজার ৮০১ কোটি ৩০ লাখ ডলার। ২০২০২১ অর্থবছরের পুরো সময়ে জুলাইজুন বাণিজ্যঘাটতি ছিল ২ হাজার ৩৭৭ কোটি ডলার। ... অর্থবছরের ১০ মাসে ৬৭ হাজার কোটি টাকা ছাড় করেছে উন্নয়ন সহযোগীরা ... অর্থবছরের ১০ মাসে ৬৭ হাজার কোটি টাকা ছাড় করেছে উন্নয়ন সহযোগীরা ...অর্থবছরের ১০ মাসে ৬৭ হাজার কোটি টাকা ছাড় করেছে উন্নয়ন সহযোগীরাআমাদের দেশে আমদানির তুলনায় পণ্য রপ্তানি কম হওয়ায় বরাবরই বাণিজ্যঘাটতি থাকে। তবে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর ব্যাপক হারে বেড়ে যায় আমদানি। এতে আমদানিরপ্তানির মধ্যে বড় ব্যবধান তৈরি হয়। এসব কারণে রেকর্ড বাণিজ্যঘাটতিতে পড়েছে দেশ।চলতি অর্থবছরের আলোচিত সময়ে জুলাইএপ্রিল রপ্তানি বেড়েছে ৩৪ দশমিক ৫৬ শতাংশ। এর বিপরীতে আমদানি বেড়েছে ৪১ দশমিক ৪২ শতাংশ। এ সময়ে রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৪ হাজার ১১০ কোটি ডলার। পণ্য আমদানির পেছনে দেশ ব্যয় হয়েছে ৬ হাজার ৮৬৬ কোটি ডলার। আমদানি থেকে রপ্তানি বাদ দিয়ে বাণিজ্যঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৫৬ কোটি ডলার।সেবা খাতেও বেড়েছে ঘাটতি। চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে সেবা খাতে আয় হয়েছে ৭৯৫ কোটি ডলার। এর বিপরীতে ব্যয় হয়েছে ১ হাজার ১১৪ কোটি ডলার। সে হিসাবে এ খাতে বাণিজ্যঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৩১৯ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ২১৫ কোটি ডলার। ... রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে ... রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে ...রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছেচলতি হিসাবের ভারসাম্যেও কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স বড় ঘাটতি দেখা দিয়েছে। আলোচিত সময়ে ঘাটতির ঋণাত্মক পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৩২ কোটি ডলার। যা তার আগের অর্থবছরে একই সময়ে ঘাটতি ছিল ১৬৫ কোটি ডলার। আর সামগ্রিক লেনেদেনে ওভারঅল ব্যাল্যান্স ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৭১ কোটি ডলার যা গত অর্থবছরের ২০২০২০২১ একই সময়ে এ সূচকে ৭৪৯ কোটি ডলার উদ্বৃত্ত ছিল।কমেছে রপ্তানি আয় টানা ৯ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন রপ্তানি আয় এসেছে সদ্যবিদায়ি মে মাসে। মে মাসে ৩৮৩ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। ২০২১২২ অর্থবছরের জুলাইজুন গত আগস্টের পর এটিই একক মাস হিসেবে সর্বনিম্ন। চলতি অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে জুলাইমে ৪ হাজার ৭১৭ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। পণ্য রপ্তানিতে শীর্ষে রয়েছে তৈরি পোশাক। এর পরই হোম টেক্সটাইল চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য কৃষি প্রক্রিয়াজাত ও প্রকৌশল পণ্য। মে মাসে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা ১৮৮ কোটি ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। গত বছরের ২০২১ সালের একই মাসে প্রবাসী আয় এসেছিল ২১৭ কোটি ডলার। ফলে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় গত মাসে প্রবাসী আয় কমেছে প্রায় ১৩ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/203.csv b/Bangla_fin_news_articles/203.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8dd4dc684a3047f127c9ad7f19d4dac6b958e38e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/203.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +203,অর্থবছরের ১০ মাসে ৬৭ হাজার কোটি টাকা ছাড় করেছে উন্নয়ন সহযোগীরা,2022-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে অর্থাৎ জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে ঋণ ও অনুদান মিলিয়ে ৭৭০ কোটি ৮৫ লাখ ডলার অর্থ ছাড় করেছে উন্নয়ন সহযোগী দেশ ও সংস্হাগুলো। দেশীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৬৭ হাজার কোটি টাকা। আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় অর্থছাড় বেড়েছে প্রায় ৫৯ শতাংশ। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। আলোচ্য সময়ে উন্নয়ন সহযোগীদের প্রতিশ্রুতি ও অর্থছাড় দুটোই বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে ঋণ পরিশোধের পরিমাণও। ইআরডির কর্মকর্তারা জানান কোভিডসংক্রান্ত বাজেটসহায়তা ও টিকাসংশ্লিষ্ট ঋণের কারণে চলতি অর্থবছরে বৈদেশিক সহায়তার অর্থছাড় ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। তবে প্রকল্প সহায়তা ব্যবহারের ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো আগের ধারাতেই রয়ে গেছে। অর্থবছরের শেষ দিকে বৈদেশিক সহায়তা ব্যবহারের লক্ষ্য প্রতিবারের মতো এবারও কাটছাঁট করা হয়েছে। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরে বাজেটে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে এডিপি বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে বৈদেশিক ঋণ আকারে ৮৮ হাজার ২৪ কোটি টাকা ব্যয়ের লক্ষ্য ধরা হয়েছিল। কিন্তু চাহিদা কম থাকায় সংশোধিত এডিপিতে বৈদেশিক সহায়তার বরাদ্দ ১৭ হাজার ৭৭৪ কোটি টাকা কমানো হয়েছে। সংশোধিত এডিপিতে বৈদেশিক সহায়তা বা ঋণ ব্যবহারের পরিমাণ ৭০ হাজার ২৫০ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়। তবে আসছে ২০২২২৩ অর্থবছরের নতুন এডিপি বাস্তবায়নে বৈদেশিক উৎস থেকে অর্থায়ন ধরা হয়েছে ৯৩ হাজার কোটি টাকা। ইআরডির হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যায় চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে সব মিলিয়ে ঋণ আকারে উন্নয়ন সহযোগীরা ছাড় করেছে ৭৫২ কোটি ডলার আগের অর্থবছরে ছাড় করা হয়েছিল ৪৭০ কোটি ৫৮ লাখ ডলার। এ বছর বিভিন্ন প্রকল্পে অনুদান আকারে ছাড় করা হয়েছে ১৮ কোটি ৬০ লাখ ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে অনুদান এসেছিল ১৩ কোটি ৬৫ লাখ ডলার। এ বছর খাদ্যসহায়তা আকারে ২৫ লাখ ৩০ হাজার ডলারের সমপরিমাণ অর্থ ছাড় করেছে উন্নয়ন সহযোগীরা যা গত অর্থবছরে ছিল ১ কোটি ২৯ লাখ ডলারের সমপরিমাণ। উন্নয়ন সহযোগীদের অর্থছাড়ের পাশাপাশি নতুন প্রকল্পে সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও বেড়েছে। অর্থবছরের ১০ মাসে বিভিন্ন প্রকল্পে ৫৮৮ কোটি ৫৪ লাখ ডলারের প্রতিশ্রুতি এসেছে। এর মধ্যে ঋণ আকারে প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে ৫৭১ কোটি ৪৬ লাখ ডলারের সমপরিমাণ এবং অনুদানের প্রতিশ্রুতি এসেছে ১৭ কোটি ডলারের বেশি। আগের ২০২০২১ অর্থবছরের ১০ মাসে সব মিলিয়ে প্রতিশ্রুতি পাওয়া গিয়েছিল ৫২৭ কোটি ৫৪ লাখ ডলার। এদিকে অর্থবছরের এই ১০ মাসে বিভিন্ন ঋণের সুদাসল বাবদ উন্নয়ন সহযোগীদের পরিশোধ করা হয়েছে ১৭৫ কোটি ১৮ লাখ ডলার বা ১৪৯৯ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। এ সময় ঋণের আসল বাবদ পরিশোধ হয়েছে ১৩১ কোটি ৭৮ লাখ ডলার এবং সুদ বাবদ পরিশোধ করা হয়েছে ৪৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার। গত অর্থবছরে সুদাসল বাবদ এই ১০ মাসে পরিশোধ করা হয়েছিল ১৬০ কোটি ৩৮ লাখ ডলার বা ১৩৫৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/204.csv b/Bangla_fin_news_articles/204.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7f35ad725c742e3dc59fc28cf654f310ada72ad8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/204.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +204,ব্যাংকগুলোই নির্ধারণ করবে ডলারের দাম,2022-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কেন্দ্রীয় ব্যাংক নয় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোই ডলারের দাম নির্ধারণ করতে পারবে। প্রবাসী আয় আনতে ডলারের দামের সীমা তুলে নিল বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাংকগুলোকে জানানো হয় বাজারের সঙ্গে সংগতি রেখে ব্যাংকগুলো নিজেরাই ডলারের দাম নির্ধারণ করতে পারবে। তবে হঠাৎ যেন ডলারের দাম বেশি বাড়িয়ে না ফেলা হয় সেদিকে নজর রাখতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো যাতে দাম বেশি বাড়াতে না পারে সেদিকেও খেয়াল রাখতে বলেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে সংবাদমাধ্যমে বলেছেন ব্যাংকের মাধ্যমে তথা বৈধপথে প্রবাসী আয় কমে যাচ্ছে। এজন্য প্রবাসী আয় আনার ক্ষেত্রে ডলারের কোনো নির্দিষ্ট দাম থাকছে না। ব্যাংকগুলো বাজারের সঙ্গে সংগতি রেখে ও চাহিদা বিবেচনায় ডলারের দাম ঠিক করবে। বৃস্পতিবার থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে। প্রবাসী আয়ে ডলারের দাম বাজারমূল্যে নির্ধারণ হওয়ায় আমদানিতেও একইভাবে ডলারের দাম নির্ধারণ করা হবে। পাশাপাশি রপ্তানি আয় নগদায়ন হবে বাজারমূল্যে। ব্যাংকগুলো যে দামে ডলার কিনবে বিক্রি করবে তার চেয়ে কিছু বেশি দামে। এর আগে ডলারের দাম বাড়তে থাকায় গত রবিবার দাম বেঁধে দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রবাসী আয় আনার ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোর জন্য ডলারের দাম ধরা হয়েছিল ৮৯ টাকা ২০ পয়সা। আর দাম নির্ধারণের পরই কমে যায় প্রবাসী আয়। রপ্তানিকারকরাও বেঁধে দেওয়া দামে রপ্তানি বিল নগদায়ন করছেন না। এতে আমদানি বিল মেটাতে গিয়ে গতকাল সংকটে পড়েছিল বেসরকারি খাতের কয়েকটি ব্যাংক। এ পরিস্হিতিতে গত বুধবার সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে সার্বিক পরিস্হিতি নিয়ে আলোচনা করেন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের এবিবি চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্হাপনা পরিচালক সেলিম আর এফ হোসেন। আলোচনায় পরিস্হিতির চিত্র তুলে ধরা হয়। পরে ডলারের দামের সীমা তুলে দেওয়ার বিষয়ে একমত পোষণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/205.csv b/Bangla_fin_news_articles/205.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f1e647f1c55136109c9dfe103e2b3441f308d6d4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/205.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +205,মজুতদারির বিরুদ্ধে অভিযান আরও জোরালো হবে খাদ্যমন্ত্রী,2022-06-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশে খাদ্য ঘাটতির আশঙ্কা নেই উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার জানিয়েছেন মজুতদারির বিরুদ্ধে চলমান অভিযান আরও জোরালো হবে। কোন ধরনের গাফিলতি সহ্য করা হবে না। বৃহস্পতিবার ২ জুন খাদ্যমন্ত্রী বোরো ২০২২ মৌসুমে অভ্যন্তরীণ সংগ্রহ ও বাজার মনিটরিং সংক্রান্ত অনলাইন মতবিনিময় সভায় ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান। খাদ্যমন্ত্রী বলেন দুই কারণে সরকার ধান চাল সংগ্রহ করে। প্রথমত সরকার ধান কিনলে কৃষক তার ফসলের ন্যায্যমূল্য পায়। দ্বিতীয়ত জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়। বোরো সংগ্রহ সফল করতে খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে। কোন ধরনের গাফিলতি সহ্য করা হবে না। ধানচাল সংগ্রহকালে কারো সঙ্গে দুর্ব্যবহার না করার বিষয়ে নির্দেশনা দিয়ে মন্ত্রী বলেন তবে চালের কোয়ালিটির সঙ্গে কম্প্রোমাইজ করা যাবে না। ... দেশে চিকিৎসকনার্সের অভাব স্বাস্থ্যমন্ত্রী ... দেশে চিকিৎসকনার্সের অভাব স্বাস্থ্যমন্ত্রী ...দেশে চিকিৎসকনার্সের অভাব স্বাস্থ্যমন্ত্রী খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন ফুড গ্রেইন লাইসেন্স প্রদান ও নবায়নে জোর দিতে হবে। কেউ যেন লাইসেন্স ছাড়া ব্যবসা না করতে পারে। অবৈধ মজুত করতে না পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। অবৈধ মজুতদারদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনে স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্ট ১৯৭৪ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন তিনি। মন্ত্রী বলেন পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে চাল ও গমের দাম কমতে শুরু করেছে। সে দেশগুলো চাল ও গম রপ্তানি করবে মর্মে পত্রও দিচ্ছে। বাজার অস্থির করতে দেওয়া হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন প্রয়োজনে ট্যাক্স কমিয়ে চাল আমদানি করা হবে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. মজিবর রহমানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন চট্টগ্রাম বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার মো. আশরাফ উদ্দিন চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের জেলা প্রশাসক কৃষি বিভাগের উপপরিচালক খাদ্য বিভাগের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা ও মিল মালিকরা সভায় ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/206.csv b/Bangla_fin_news_articles/206.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3da473ec280cc58f2b55e4d4e6a77b8e031d900a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/206.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +206,দুধের দাম বাড়ালো মিল্ক ভিটা,2022-06-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় ইউনিয়ন লিমিটেড মিল্ক ভিটা দুধসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়িয়েছে। ৫ টাকা বাড়িয়ে প্রতি লিটার দুধের দাম ৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ২ জুন মিল্ক ভিটার মহাব্যবস্থাপক বিপণন মইনুল হক চৌধুরী বলেন দুধের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে দুগ্ধজাত নানা পণ্যের দাম। প্রতি কেজি ঘিয়ের দাম হয়েছে ১ হাজার ৩২০ টাকা। এত দিন এর দাম ছিল ১ হাজার ১৮০ টাকা। এক কেজি মিষ্টি দইয়ের দাম হয়েছে ২১০ টাকা আগে বিক্রি হতো ১৯০ টাকায়। এক কেজি টক দইয়ের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা বাড়িয়ে করা হয়েছে ১৭৫ টাকা। এছাড়া গোখাদ্যসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন ও সরবরাহ খরচ বেড়ে যাওয়ায় বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করতে দাম বাড়ানো হয়েছে বলেও জানান তিনি। এর আগে বুধবার ১ জুন বিশ্ব দুগ্ধ দিবস থেকে এ দাম কার্যকর করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/207.csv b/Bangla_fin_news_articles/207.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..43338ccc6afbfdf8260c3fc82c7f659e01fcb971 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/207.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +207,চালের অভাব নেই বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি হয়েছে বাণিজ্যমন্ত্রী,2022-06-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন দেশে চালের অভাব নেই যা প্রয়োজন সে পরিমাণ চাল বাজারে আছে। চালের বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি হয়েছে। এটা যারা করছে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হচ্ছে। বৃহস্পতিবার ২ জুন সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। আগামী ৪ জুন পালিত হবে জাতীয় চা দিবস। এ উপলক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এসময় টিপু মুনশি বলেন দেশের প্রায় পাঁচ কোটি মানুষের ক্রয়ক্ষমতা ওয়েস্টার্ন কান্ট্রির মতো। মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ বা প্রায় তিন কোটি মানুষ দারিদ্রসীমার নিচে বসবাস করছে। উচ্চ ক্রয়ক্ষমতার মানুষের জন্য চিকন চাল ও চায়ের মতো পণ্যের চাহিদা বেড়েছে। ... হাত খরচের টাকা না পেয়ে যুবকের আত্মহত্যা ... হাত খরচের টাকা না পেয়ে যুবকের আত্মহত্যা ...হাত খরচের টাকা না পেয়ে যুবকের আত্মহত্যা তিনি জানান এক সপ্তাহের মধ্যে সয়াবিন ও পাম অয়েলের আন্তর্জাতিক বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে পুনরায় মূল্য নির্ধারণ করা হবে। আশা করা হচ্ছে পাম অয়েলের দাম কমতে পারে আর সয়াবিনের দাম না কমলে অন্তত বাড়বে না। চালের বাজার পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন খাদ্য মন্ত্রণালয় কোনো সহযোগিতা চাইলে তার মন্ত্রণালয় সেটা করতে। বাজারে ক্রেতা বিক্রেতাদের অদ্ভূত আচরণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। মোটা চাল কেনার ক্রেতা কম। কিন্তু মোটা চাল কেটে চিকন করে প্যাকেটজাত করে বিক্রি হচ্ছে। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। চা প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন দেশে চায়ের উৎপাদন বেড়েছে ভোগও বেড়েছে। এজন্য রপ্তানি সম্ভব হচ্ছে না। মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আশরাফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/208.csv b/Bangla_fin_news_articles/208.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e6c774a3c6887db938afd7849cc992c0dfee26b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/208.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +208,নারী উদ্যোক্তাদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া প্রিপেইড কার্ড চালু,2022-06-02,ইত্তেফাক ডেস্ক,মাস্টারকার্ড মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ও ইকুরিয়ারকে সঙ্গে নিয়ে এবং এফ ফেসবুককমার্সকে প্রাধান্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো সোশ্যাল মিডিয়া প্রিপেইড কার্ড চালু করা হয়েছে।বুধবার ১ জুন রাজধানীর একটি হোটেলে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ কার্ডের উদ্ধোধন করা হয়।এই প্রিপেইড কার্ডটি ইকুরিয়ার নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা যাতে তারা ফেসবুককেন্দ্রিক ব্যবসাবাণিজ্যে উপকৃত হতে পারেন।মেটার তথ্যানুসারে ২০২১ সালে বাংলাদেশে উদ্যোক্তাসংশ্লিষ্ট গ্রুপগুলোর ৪০ শতাংশই তৈরি করেছেন নারীরা।ইকুরিয়ারের তথ্যউপাত্ত থেকে আরও জানা যায় বাংলাদেশে এফকমার্সের ৮০৯০ শতাংশই নারীদের দ্বারা পরিচালিত। এই কার্ডের দ্বৈত মুদ্রা ডুয়েল কারেন্সি সুবিধা থাকায় তৃতীয়পক্ষের কোনো পেমেন্ট সাহাঘ্য ছাড়াই নারী উদ্যোক্তারা তাদের ফেসবুক পেজ বুস্ট করতে পারবেন। ইকুরিয়ার সরাসরি ক্লায়েন্টের প্রিপেইড কার্ডে ফান্ড ট্রান্সফার করবে আর তাই নারী উদ্যোক্তাদের সশরীরে নগদ অর্থ সংগ্রহের জন্য ইকুরিয়ারে যেতে হবে না।বুধবার এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ইকুরিয়ার এর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার সিইও বিপ্লব ঘোষ রাহুল বলেন এই উদ্যোগের ফলে বিশেষ করে এফকমার্স ব্যবসা দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। মাস্টারকার্ডের বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বলেন এই কার্ড উদ্যোক্তাদের নির্বিঘ্নে ফেসবুকে কেনাবেচার সুযোগ করে দেবে।এই কার্ডে রয়েছে ইকমার্স পোর্টাল জুয়েলারি শপস গ্রোসারি এবং ক্লদিং স্টোরসমূহে বিশেষ ছাড় যা বিশেষভাবে কার্ডহোল্ডারদের জন্য ডিজাইন করা। কার্ডহোল্ডাররা আরো পেতে পারেন বাংলাদেশে ৫ হাজার ৫০০এর বেশি আউটলেটে ডুয়েল কারেন্সি ট্রানজেকশন সুবিধা। প্রেস বিজ্ঞপ্তি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/209.csv b/Bangla_fin_news_articles/209.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..25c664abab9b8fe82f9ab106144e05a4deff721e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/209.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +209,ঊর্ধ্বমুখী ধারায় শেয়ারবাজার,2022-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দরপতনের পর শেয়ারবাজারে এবার ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছে। গতকাল বুধবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচক বাড়ার মাধ্যমে টানা পাঁচ কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকল শেয়ারবাজার। গতকাল উভয় শেয়ারবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। ফলে বড় উত্থান হয়েছে সব কটি মূল্যসূচকের। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। এর আগে আট কার্যদিবস টানা দরপতনে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৫৫৫ পয়েন্ট কমে গেলে গত ২২ মে মার্জিন ঋণের হার বাড়িয়ে নতুন নির্দেশনা জারি করে নিয়ন্ত্রক সংস্হা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায় গতকাল বুধবার দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৪০ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৪৩৩ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৩৫৫ পয়েন্টে অবস্হান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪১২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৮১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৫১টির। আর ৪৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৭৪৩ কোটি ১২ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৬৩৭ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ১০৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৩৫ কোটি ১৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্হানে থাকা আইপিডিসি ফাইন্যান্সের ২৯ কোটি ১৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ২৮ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে ওরিয়ন ফার্মা। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে জিএসপি ফাইন্যান্স বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন বেক্সিমকো ফার্মা জিনেক্স ইনফোসিস জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং শাইনপুকুর সিরামিক ও স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/21.csv b/Bangla_fin_news_articles/21.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..04220361ed157f6b660422f3aa88113ba4ddab0b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/21.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +21,কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে বিধিনিষেধ,2022-07-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিভিন্ন অর্থনীতিক কর্মকাণ্ডের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক আলোচিত কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর ধারাবাহিতায় বাংলাদেশ ব্যাংক গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশেও বিধিনিষেধ চালু করলো। বৃহস্পতিবার ২৮ জুলাই এমন নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ... ২০ বছর পর ধর্ষণ মামলায় দুই জনের যাবজ্জীবন ... ২০ বছর পর ধর্ষণ মামলায় দুই জনের যাবজ্জীবন ...২০ বছর পর ধর্ষণ মামলায় দুই জনের যাবজ্জীবন এর আগে ২০১৬ ফজলে কবির নতুন গভর্নর হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর গভর্নর ভবনের তৃতীয় তলায় গণমাধ্যমকর্মী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেন। কিছুদিন পরে সেই নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে সাংবাদ সম্মেলন করেন গভর্নর ফজলে কবির। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এখন থেকে দুপুর ২টার আগে গণমাধ্যমকর্মীরা গভর্নর ভবনে প্রবেশ করতে পারবেন না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/210.csv b/Bangla_fin_news_articles/210.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4eb1761cb2329f63436954ab8a6dd35cefc1dd85 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/210.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +210,রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে,2022-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সদ্য শেষ হওয়া মে মাসে ১৮৮ কোটি ৫৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৬ হাজার ৭৭৬ কোটি টাকার ১ ডলার সমান ৮৯ টাকা ধরে বেশি। তবে মে মাসে আসা রেমিট্যান্স আগের মাস এপ্রিলের চেয়ে প্রায় ১২ কোটি ৫৫ লাখ ডলার কম। গত বছরের একই মাসের ২০২১ সালের মে মাস তুলনায় ২৮ কোটি ৫৭ লাখ ডলার কম এসেছে। একক মাস হিসেবে গত ১১ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসে চলতি বছরের এপ্রিল মাসে। এপ্রিলে ২০১ কোটি ৮ লাখ ডলার পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। দেশের ব্যাংকগুলোকে ডলারের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হলেও মানছে না ব্যাংকগুলোএমনটা দাবি রপ্তানিকারকদের। দেশের ডলারের বাজারে লাগামহীন দর বেড়ে যাওয়ার মধ্যেই রেমিট্যান্সের প্রবাহ কমল। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন সাধারণত ঈদের আগে প্রবাসীরা নিজ পরিবারের জন্য অধিক হারে রেমিট্যান্স পাঠান। ঈদের আগে সবাই জমানো টাকা পাঠিয়েছেন তাই মে মাসে কিছুটা কমেছে। আগামী কোরবানির আগে আবার বাড়বে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তারা। অন্যদিকে গত বছরের মে মাসে করোনার প্রকোপ থাকায় প্রবাসীরা সব টাকা নিয়ে দেশে ফেরেন এতে রেমিট্যান্স ঐ সময় বেড়েছিল বলে ধারণা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের। তারা বলছেন এরপর রেমিট্যান্সের প্রবাহ কিছুটা কমে আসে। আমরা উত্সাহ দিচ্ছি বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে। প্রবাসীরাও পাঠাচ্ছেন। প্রণোদনা বাড়ানোর কারণে ভবিষ্যতে রেমিট্যান্স বাড়তে পারে বলে তারা মনে করছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে মে মাসে ১৮৮ কোটি ৫৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। তবে গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২৮ কোটি ৫৭ লাখ ডলার কম এসেছে। গত বছরের মে মাসে প্রবাসীরা ২১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার পাঠিয়েছিলেন দেশে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স আসে ১৭০ কোটি ৪৬ লাখ ডলার ফেব্রয়ারিতে ১৪৯ কোটি ৪৪ লাখ ডলার মার্চে ১৮৫ কোটি ৮৭ লাখ ডলার এবং এপ্রিলে আসে ২০১ কোটি ৮ লাখ ডলার। আলোচ্য সময়ে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। এই ব্যাংকের মাধ্যমে ৩৪ কোটি ৫৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এরপর রয়েছে বাংলা ব্যাংক ২৫ কোটি ৮৩ লাখ ডলার অগ্রণী ব্যাংক ১২ কোটি ৫৯ লাখ ডলার সাউথইস্ট ব্যাংক ১০ কোটি ৫৪ লাখ ডলার। তবে এই সময়ে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি বিডিবিএল রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক কমিউনিটি ব্যাংক বিদেশি ব্যাংক আলফালাহ হাবিব ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান ও স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে। ২০২১ সালের মে মাসে ২১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার বা ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন বিভিন্ন দেশে কর্মরত প্রবাসীরা। এরপর গত ১২ মাসের মধ্যে কোনো মাসেই দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স আসেনি। গত রবিবার থেকে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলারে ৮৯ টাকা এবং বিসি সেলিং রেট ৮৯ টাকা ১৫ পয়সা নির্ধারণ করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। আমদানিকারকদের কাছে ডলার বিক্রির সময় হার অনুসরণ করবে ব্যাংক। বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন বাফেদা ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকারস বাংলাদেশের এবিবি প্রস্তাব অনুসারে এই রেট নির্ধারণ করা হয়েছে। বর্তমানে খোলাবাজারে ডলারের দামের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কিছুটা কমে এসেছে। রাজধানীতে গতকাল প্রতি ডলার ৯৮৯৯ টাকায় বেচাকেনা হয়েছে। আর বাংলাদেশ ব্যাংক ৮৯ টাকা দরে ডলার বিক্রি করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/211.csv b/Bangla_fin_news_articles/211.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8155284aecab373a5d3c00e8445671792808d6b6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/211.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +211,অর্থনীতি গতিশীল করার বিষয় গুরুত্ব পাবে বাজেটে অর্থমন্ত্রী,2022-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন দেশের অর্থনীতি কীভাবে আরো গতিশীল করা যায় সে বিষয়ে বাজেটে গুরুত্ব দেওয়া হবে। আমরা এখন চ্যালেঞ্জিং সময় পার করছি। দেশের মানুষকে যতটা পারি সহায়তা করব। ন্যায়সংগত হবে না এমন কিছু তাদের ওপর চাপিয়ে দেব না। গতকাল বুধবার ১ জুন ভাচুর্য়াল পদ্ধতিতে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি অর্থনীতি গতিশীল করার বিষয় এ কথা বলেন। অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। বাজেটে কোন বিষয় গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন বিশ্ব অর্থনীতিতে যে অনিশ্চয়তা বিরাজমান এটা বিবেচনায় নিয়েই এবারের বাজেট হবে। বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা প্রশস্ত করা হয়েছে। প্রতিবেশী দেশে সামাজিক নিরাপত্তায় বেশি বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছেএমন বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে অর্থমন্ত্রী বলেন তাদের চাহিদা এবং আমাদের চাহিদা ভিন্ন। তাদের যেটা প্রয়োজন সেটা আমাদের প্রয়োজন নাও হতে পারে। কোনো দেশের সঙ্গে মিলিয়ে আমরা চাহিদা নিরূপণ করি না। আমাদের চাহিদা নিরূপণ করেই বাজেট তৈরি করা হবে। যুদ্ধ থেমে গেলে রাশিয়া বা ইউক্রেন থেকে সরাসরি প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র জ্বালানি ভোজ্য তেল আনতে পারলে আমরাও লাভবান হব। বিদ্যুৎজ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি অর্থনীতির জন্য আত্মঘাতী হবে বলে ব্যবসায়ীদের বক্তব্য প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন এ বিষয়ে আমার সঙ্গেও তাদের আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে আমি ভিন্ন মতামত দিতে চাই না। দেশের আর্থিক খাত নিয়ে অর্থনীতিবিদদের মতামতের বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন আর্থিক খাতে দুর্বৃত্তায়ন এ ধরনের বক্তব্য সঠিক নয়। আমি ওনার প্রতি আস্থা রেখে বলতে চাই। বাংলাদেশের আর্থিক খাত যেভাবে চলছে সেটা অনেক ভালো। করোনার আগেকার স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় এখনকার অর্থনীতি ভালো অছে দাবি করে অর্থমন্ত্রী বলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আমাদের রপ্তানি বেড়েছে। করোনার একদিকে যেমন চ্যালেঞ্জ রয়েছে অন্যদিকে সুযোগও তৈরি হয়েছে। এই সুযোগগুলো আমাদের কাজে লাগাতে হবে। এর বাইরে কোনো চিন্তা করার সুযোগ নেই। দ্রব্যমূল্য বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন এখানে কোনো রাজনীতি নেই। সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় মোট ১৭টি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৬টি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবনাগুলোর মধ্যে জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের ১১টি স্থানীয় সরকার বিভাগের দুটি জননিরাপত্তা বিভাগের একটি স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের একটি সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের একটি প্রস্তাবনা ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/212.csv b/Bangla_fin_news_articles/212.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..47d1fdf76766329a1e0f4ed9d2cc0fc86585f0cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/212.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +212,দুধসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ালো মিল্ক ভিটা,2022-06-01,ইত্তেফাক ডেস্ক,দুধসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়িয়েছে সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় ইউনিয়ন লিমিটেড মিল্ক ভিটা। নতুন দাম অনুযায়ী গ্রাহক পর্যায়ে প্রতি লিটার প্যাকেটজাত তরল দুধে ৫ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৮০ টাকা। আগে যা ৭৫ টাকা ছিল। এ ছাড়া আধা লিটারের প্যাকেট ৪০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪৫ টাকা করা হয়েছে। ২৫০ মিলি প্যাকেটের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ টাকা যা এতদিন বিক্রি হয়েছে ২২ টাকায়। বুধবার ১ জুন থেকে এ দাম কার্যকর হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় ইউনিয়ন লিমিটেডএর ব্যবস্থাপক বিপণনমিরপুর শহীদুর রহমান। তিনি বলেন দুদিন আগে ২৯ মে দাম বাড়ানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। মিল্ক ভিটা পাস্তুরিত তরল দুধ টোল্ড মিল্ক ফ্লেভার্ড মিল্ক ঘি মাখন ননিযুক্ত গুঁড়া দুধ ননিবিহীন গুঁড়া দুধ মিষ্টি দই টক দই রসগোল্লা সন্দেশ চিজ কেকসহ ২২ ধরনের পণ্য বাজারজাত করে আসছে। সব ধরনের পণ্যের দামই বাড়ানো হয়েছে বলে জানা গেছে। সংস্থাটির দাবি গোখাদ্যসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন ও সরবরাহ খরচ বেড়েছে। এছাড়া বাজারের সঙ্গে বাস্তবতার নিরিখে সমন্বয় করতে দাম বাড়ানো হয়েছে। এ বিষয়ে মিল্ক ভিটার মহাব্যবস্থাপক বিপণন মইনুল হক চৌধুরী বলেন এখন গোখাদ্য থেকে শুরু করে সব ধরনের পণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে। পশুর খাদ্যে দাম প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে। এছাড়া বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও দাম বাড়িয়েছে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে আগেই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। আজ থেকে কার্যকর হয়েছে। তিনি আরও জানান গত ১৩ মার্চ স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠক শেষে মিল্ক ভিটার পণ্যের দাম বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়। পরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে জানানো হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/213.csv b/Bangla_fin_news_articles/213.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3acf8d6e4af15e3252a1549493326dfa1799c92a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/213.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +213,আগামী সেপ্টেম্বরে চালু হচ্ছে ইটিএফ,2022-06-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী সেপ্টেম্বরে দেশের শেয়ারবাজারে চালু হবে মিউচুয়াল ফান্ডের মতো আরেক পণ্য এক্সচেঞ্জট্রেডেড ফান্ড ইটিএফ। তবে এই ইটিএফ থেকে নির্দিষ্ট সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ করতে হবে। চাইলেই যে কোনো সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ করা যাবে না। এছাড়া একই সময়ে অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডও এটিবি চালু হবে। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক আমিন ভূইয়া এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান। এতে ডিএসইর প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা সিওও সাইফুর রহমান মজুমদার ও প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা সিটিও জিয়াউল করিম উপস্হিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে তারিক আমিন ভূইয়া বলেন আগামী সেপ্টেম্বরে ইটিএফ চালু হবে। এটা অনেকটা মিউচুয়াল ফান্ডের মতো যা অ্যাসেট ম্যানেজার দ্বারা পরিচালিত হবে এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ন্যায় ট্রাস্টি থাকবে। এছাড়া ইটিএফ শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হবে এবং লভ্যাংশ দেবে। তিনি বলেন শুরুতে ৫০ কোটি টাকা দিয়ে ডিএসই৩০ সূচকের কোম্পানিগুলো নিয়ে ইটিএফের যাত্রা শুরু করা হবে। এই ৫০ কোটি টাকা অনেকটা মিউচুয়াল ফান্ডের ন্যায় সংগ্রহ করা হবে এবং তা দিয়ে অ্যাসেট ম্যানেজার শুধু ডিএসই৩০ সূচকের কোম্পানিতেই বিনিয়োগ করতে পারবে। এমনকি ঐ ৩০ সূচকের প্রতিটি কোম্পানিতে ওয়েটেড এভারেজ ভিত্তিতে বিনিয়োগ করা হবে। এ বিষয়ে ডিএসইর এমডি বলেন ৫০ কোটি টাকার ইটিএফ গঠনের জন্য উদ্যোক্তা ১০ শতাংশ হারে ৫ কোটি টাকা এবং অ্যাসেট ম্যানেজার ২ শতাংশ হারে ১ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে। বাকি ৪৪ কোটি টাকা শেয়ারবাজারে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে বা প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে। মিউচুয়াল ফান্ডের থেকে ইটিএফ অনেক নিরাপদ উল্লেখ করে ডিএসইর এমডি বলেন ইটিএফ কখনো ধ্বংস হয় না। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন প্রথম ইটিএফ গঠন হবে ডিএসই৩০ সূচকের কোম্পানিগুলো নিয়ে। এখন ঐ ৩০ কোম্পানির মধ্যে যদি কোনো একটি ডিএসই৩০ সূচক থেকে বের হয়ে যায় তাহলে ইটিএফের অ্যাসেট ম্যানেজার সেই কোম্পানির সিকিউরিটিজ বিক্রি করে দেবে এবং ৩০ সূচকে নতুন যে কোম্পানি আসবে সেই কোম্পানির সিকিউরিটিজ কিনে নেবে। তিনি বলেন এরই মধ্যে তিনটি কোম্পানি ইটিএফ গঠনে উদ্যোক্তা হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। ইটিএফ শেয়ারবাজারে স্হিতিশীলতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বলে জানান ডিএসইর এমডি। তিনি বলেন শুরুতে ডিএসই৩০ সূচকের কোম্পানিগুলো নিয়ে ইটিএফ গঠন করা হলেও পরে বিভিন্নভাবে করা হবে। সেটা শরিয়াহভিত্তিক সূচকের কোম্পানিগুলো নিয়ে ফার্মাসিউটিক্যালস বা অন্য কোন খাতের কোম্পানি নিয়ে ইটিএফ গঠন করা হতে পারে। তারিক আমিন ভূইয়া বলেন ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেটের ওটিসি কোম্পানিগুলো এটিবিতে লেনদেন হবে। এছাড়া অতালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ফান্ড ও প্রাইভেট প্লেসমেন্ট লেনদেন হবে। অনুষ্ঠানে ডিএসইর সিওও সাইফুর রহমান মজুমদার বলেন সারা বিশ্বে ইটিএফ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের এখানে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ইটিএফ পরিচালনা করা হবে। এই ইটিএফ চালুর মধ্য দিয়ে দেশের মিউচুয়াল ফান্ড খাতের উন্নতি হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/214.csv b/Bangla_fin_news_articles/214.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6de330de77939bbbc55c6040655d1e033c90fec7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/214.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +214,শেয়ারবাজারে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2022-06-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস গতকাল মঙ্গলবার ব্যাপক অস্থিরতার মধ্য দিয়ে পার করেছে দেশের শেয়ারবাজার। সূচকের এই উত্থান তো পরক্ষণেই পতন। লেনদেনের পুরো সময়ই দেখা গেছে এমন চিত্র। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। একই সঙ্গে এই বাজারটিতে কমেছে সবকয়টি মূল্যসূচক। পাশাপাশি লেনদেনও কমেছে। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায় দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় চার পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৯২ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক দশমিক ৫৫ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৩৫০ পয়েন্টে অবস্হান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় দুই পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৩৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৯৬টির। আর ৪৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৬৩৭ কোটি ৮৭ লাখ টাকার। আগের দিন লেনদেন হয় ৮৩৬ কোটি ৪০ লাখ টাকার। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ১৯৮ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। গতকাল ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৫১ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্হানে থাকা ওরিয়ন ফার্মার ২৬ কোটি ৯৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ১৮ কোটি ৪৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে ফুওয়াং ফুড। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে জিএসপি ফাইন্যান্স বেক্সিমকো ফার্মা স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস এসিআই ফরমুলেশন জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং আইপিডিসি ফাইন্যান্স এবং জেনেক্স ইনফোসিস। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৩৫ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১৭ কোটি ৫৭ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ২৭৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৮৬টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৬২টির এবং ৩১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/215.csv b/Bangla_fin_news_articles/215.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2739ee06f07d79765d724656bc2a476d7115dfc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/215.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +215,‘চামড়া খাতের প্রধান সমস্যা কমপ্লায়েন্সের অভাব’,2022-06-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের চামড়া খাতের প্রধান সমস্যা কমপ্লায়েন্সের অভাব। যে কারণে এ খাতের সম্ভাবনা কাজে লাগানো যাচ্ছে না। আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্য কম দাম পাচ্ছে। আবার স্থানীয় বাজারেও চামড়ার ন্যাঘ্যমূল্য নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয় সম্ভব। সেজন্য এ খাতের কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করতে শিল্প মন্ত্রণালয় বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় এবং শ্রম মন্ত্রণালয়কে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। গড়ে তুলতে হবে চামড়া খাত উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার ৩১ মে দ্য এশিয়া ফাউন্ডেশন ইকোনোমিক রিপোর্টার্স ফোরাম ইআরএফ এবং গবেষণা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্ট্রিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের র্যাপিড যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ওয়েবিনারের বক্তারা এমন মতামত দিয়েছেন। ট্যানারি শিল্পে করোনার প্রভাব বিষয়ে র্যাপিড একটি গবেষণা করেছে। ওয়েবিনারে গবেষণার ফলাফল তুলে ধরা হয়। ট্যানারি শিল্পে করোনার প্রভাব মূল্যায়ন শীর্ষক ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা। তিনি বলেন চামড়া খাত অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। কিন্তু এ খাতে অনেকগুলো চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। বিদেশি প্রতিষ্ঠানরা প্রস্তাব নিয়ে আসছে। কিন্তু কারোর কাছ থেকে সমাধানের ভালো প্রকল্প পাওয়া যাচ্ছে না। সাভারের সিইটিপি প্রসঙ্গে তিনি বলেন আগের ইটিপি আর এখনকার ইটিপি আলাদা। আগের তুলনায় ইটিপির কমপ্লায়েন্স অনেক ভালো। আগামীতে আরো ভালো হবে। রাজশাহীতে চামড়া খাতের জন্য সিইটিপি প্ল্যান্ট বসানোর পরিকল্পনার কথা জানান তিনি। হাজারীবাগকে রেড জোন থেকে বের করার বিষয়ে রাজউকের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে জানিয়ে শিল্প সচিব বলেন হাজারীবাগে বাই প্রডাক্ট করার সুযোগ রয়েছে। এতে কর্মসংস্থান হবে রপ্তানি আয় হবে। এজন্য নীতিমালায় কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেন করোনা এবং রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে সারা বিশ্বে সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। এরকম সময়ে চামড়া পণ্যের বাজারে নিজেদের অংশ বাড়ানোর সুযোগ ছিল। কিন্তু নিজস্ব কাঁচামাল থাকা সত্ত্বেও কমপ্লায়েন্সের অভাবে সে সুযোগ কাজে লাগানো যাচ্ছে না। তিনি বলেন কাঁচা চামড়ার রপ্তানি কমেছে কিন্তু ফিনিশড চামড়ার রপ্তানি বেড়েছে। এর অর্থ হচ্ছে বাংলাদেশ নিজেদের চামড়া ব্যবহার করতে পারছে না। এর অন্যতম কারণ হচ্ছেএ খাতে যেসব নীতিমালা নেওয়া হয়েছে সেগুলো ঠিকমতো বাস্তবায়ন হয়নি। তিনি হাজারীবাগ থেকে রেড জোনের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বলেন একা শিল্প মন্ত্রণালয়ের পক্ষে চামড়া খাত এগিয়ে নেওয়া সম্ভব না। শ্রম ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অন্তভুর্ক্তির মাধ্যমে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. এম আবু ইউসুফ গবেষণার ফলাফল মূল প্রবন্ধ আকারে উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন কমপ্লায়েন্স না হওয়ার কারণে বাংলাদেশ পণ্যমূল্য ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কম পাচ্ছে। চামড়া খাতের সমস্যা আগে থেকে চিহ্নিত। এর সমাধানের উদ্যোগ দরকার। তিনি বলেন চামড়া খাতে মূল্য সংযোজন অনেক বেশি। উদ্যোক্তারা আর্থিক সহায়তার চেয়ে নীতি সহায়তা বেশি চান। হাজারীবাগ থেকে সাভারে চামড়া শিল্প স্থানান্তর হওয়ায় সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। তিনি বলেন করোনার প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে এই খাত আশানুরূপ সুবিধা পায়নি। চামড়া খাতে ৮ হাজার কোটি টাকার ব্যাংক ঋণ আছে। এই ঋণের বিপরীতে বছরে ৮০০ কোটি টাকা সুদ দিতে হয়। অনেক কারখানাই সময়মতো ঋণের অর্থ পরিশোধ করতে পারেনি। ফলে ঐসব কারখানা প্রণোদনা সুবিধা পায়নি। একটা ম্যাপিং করে এগোনো গেলে আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে ৮ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয় করা সম্ভব। শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাজী সাখাওয়াত্ হোসেন বলেন সরকার চামড়া খাতের উন্নয়নে বিভিন্ন কাজ করছে। তবে শিল্প মন্ত্রণালয় পরিবেশ মন্ত্রণালয় ও শ্রম মন্ত্রণালয়ের সমন্বিত উদ্যোগ দরকার। বাংলাদেশ লেবার ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক এ কে এম আশরাফ উদ্দিন বলেন চামড়া খাতের শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষায় শ্রম আইন বাস্তবায়ন করতে হবে। এজন্য এ খাতকে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ করা উচিত। সামষ্টিককভাবে কর্মী ব্যবস্থাপনা ও উদ্যোক্তাদের মধ্যে সমন্বয়ের ঘাটতি রয়েছে। এটা দূর করার উদ্যোগ দরকার। ইআরএফের সাধারণ সম্পাদক এস এম রাশিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য রাখেন এশিয়া ফাউন্ডেশনের কান্ট্রি ডিরেক্টর কাজী ফয়সাল বিন সিরাজ। আর সভাপতিত্ব করেন ইআরএফ সভাপতি শারমিন রিনভী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/216.csv b/Bangla_fin_news_articles/216.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a6a55e34278adb76548b1cbb3a6e3a5a2ee259e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/216.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +216,ডলার বাঁচাতে বিকল্পের সন্ধানে সরকার,2022-05-31,ডয়চে ভেলে,সরকার ডলার বাঁচাতে আর্থিক লেনদেনের বার্তা আদানপ্রদানকারী আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম সুইফট ছাড়াও নতুন কোনো পেমেন্ট সিস্টেমে যুক্ত হওয়ার কথা ভাবছে। সেজন্য হংকং ও সিঙ্গাপুরের প্রস্তাবিত নতুন পেমেন্ট সিস্টেমের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জানিয়েছেন। সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে এসে বিকল্প নতুন পেমেন্ট সিস্টেমের বিষয়ে কথা বলেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব। তিনি বলেন আমাদের কাছে কিছু ইনফরমেশন এসেছে সুইফটের বাইরে নতুন কিছু পেমেন্ট সিস্টেম ডেভেলপ করেছে হংকং ও সিঙ্গাপুর। যেগুলো মাচ মোর কমফোর্টেবল। সেগুলো একটু এক্সপ্লোর করতে বলা হয়েছে। ..... ... . নতুন পেমেন্ট সিস্টেমগুলো সম্পর্কে জানতে চাইলে আনোয়ারুল ইসলাম বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ওখানে ছিলেন। উনি ইতিমধ্যে এগুলো নিয়ে বসেছেন। উনাকে কয়েকদিন সময় দেওয়া হয়েছে। ইউক্রেইনে আগ্রাসনের জেরে রাশিয়াকে শায়েস্তা করতে নানারকম অবরোধ আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের পশ্চিমা মিত্ররা। এর অংশ হিসেবে রাশিয়ার কয়েকটি ব্যাংককে বিশ্বের প্রধান আর্থিক লেনদেন পরিষেবা সুইফট থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফাইন্যান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন বা সুইফট হল আন্তঃব্যাংক লেনদেনের বার্তা আদানপ্রদানের একটি দ্রুত ও নিরাপদ আন্তর্জাতিক পরিকাঠামো। যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ও ব্যাংক অব ইংল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহযোগিতায় ন্যাশনাল ব্যাংক অব বেলজিয়াম এই পরিষেবার দেখভাল করে থাকে। ১৯৭০ এর দশকে যাত্রা শুরু করা এ সমবায় পরিষেবা এখন আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে লেনদেনের প্রধান মাধ্যম হয়ে উঠেছে। দুইশর বেশি দেশের ১১ হাজার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এখন সুইফটে যুক্ত। এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ২০২০ সালে প্রতিদিন প্রায় ৩৮ মিলিয়ন লেনদেন হয়েছে যা ট্রিলিয়ন ডলার মূল্যের লেনদেন সুবিধা দিয়েছে। রাশিয়াকে সুইফট থেকে বাদ দেওয়ায় বিপদে পড়েছে অন্য অনেক দেশও। রাশিয়ার সঙ্গে লেনদেন সম্ভব না হওয়ায় আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে এর বড় প্রভাব পড়ছে। নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও যারা রাশিয়ার সঙ্গে লেনদেন অব্যাহত রেখেছে তাদের বিকল্প উপায় ভাবতে হচ্ছে। ..... ... . যুদ্ধের জেরে পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থাও বিঘ্নিত হচ্ছে তাতে একদিকে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে অন্যদিকে চড়ছে ডলারের দর। বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ বাঁচাতে বিলাসপণ্য আমদানিতে লাগাম দেওয়ার পাশাপাশি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। বিকল্প পেমেন্ট সিস্টেম নিয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন হংকং থেকে ৪৫ বিলিয়ন ডলারের একটি ফান্ডিং তারা নিয়ে আসছে। শুধু বাংলাদেশের জন্য না তারা বলছে তোমরা যদি আমাদের সঙ্গে চুক্তিতে আস তাহলে তোমরা যখন এলসি ওপেন করবে সেই এলসির বিপরীতে আমরা খুবই কম রেট অব ইন্টারেস্টে প্রডিউসারকে পে করে দেব। তারপর তোমরা যখন এক্সপোর্ট রপ্তানি করবে আইদার তুমি আমাকে ক্যাশে পরিশোধ করতে পার অথবা তুমি যদি এক্সপোর্ট কর... এগুলো গার্মেন্টসের জন্য খুবই সুবিধা। যখন এক্সপোর্ট করবে তখন আমার যে টাকাটা তোমার এক্সপোর্ট পেমেন্টের সেটা আমরা কাছে যাবে আর তোমার একসেস টাকা তোমার দেশে চলে যাবে। তাহলে আমাদের দেশের ডলার ইনটেক রয়ে গেল। এ রকম একটি ব্যবস্থার প্রস্তাব সিঙ্গাপুর থেকেও দেওয়া হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে এটা নিয়ে কাজ করছে। আমি গতকাল তাদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছি যাতে আমরা একটু কমফোর্টলি যেতে পারি। আরটিএ নীতি অনুমোদন এলডিসি উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জগুলো কার্যকরভাবে মোকাবিলা করে রফতানি বাজার সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণের লক্ষ্যে মন্ত্রিসভা আঞ্চলিক বাণিজ্য চুক্তি আরটিএ নীতি২০২২ এর বাংলা ও ইংরেজি সংস্করণের খসড়া অনুমোদন করেছে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ পর্যায়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে রপ্তানি বাজার সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণের পাশাপাশি বাংলাদেশি পণ্যের জন্য শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অনেক দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে হবে। আমরা আঞ্চলিক বাণিজ্য চুক্তির জন্য পদক্ষেপ নিয়েছি। তাই এর জন্য নীতি গ্রহণ করা হয়েছে আরটিএ স্বাক্ষর করা । মন্ত্রিসভা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের অধীনে একটি ভাষা গবেষণা ট্রাস্ট গঠনের জন্য আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট সংশোধন আইন২০২২ এর খসড়ায়ও নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। ..... ... . খন্দকার আনোয়ারুল বলেন ট্রাস্টের নাম হবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভাষা গবেষণা ট্রাস্ট যার অধীনে একটি স্থায়ী তহবিল তৈরি করা হবে। ভাষা গবেষণা ও উন্নয়নের জন্য স্থায়ী তহবিল থেকে বৃত্তি ও ফেলোশিপ দেওয়া হবে। এছাড়া বাংলাদেশ ভুটান ভারত ও নেপাল মোটর ভেহিকেল এগ্রিমেন্টের বিবিআইএনএমভিএ অধীনে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে ট্রানজিট কার্গো পরিবহনের অপারেটিং পদ্ধতির বিষয়ে তার পূর্বের সিদ্ধান্ত বাতিল করে মন্ত্রিসভা নেপালকে ট্রানজিট সুবিধা দেওয়ার প্রস্তাবও অনুমোদন করেছে বলে জানান খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/217.csv b/Bangla_fin_news_articles/217.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bb0dec8fc3f877d8d19375303a59772e5d8353e9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/217.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +217,রেডিসন ব্লু ঢাকায় ‘আরব ওরিয়েন্টাল ফুড ফেস্ট’,2022-05-31,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মধ্যপ্রাচ্য মরক্কো লেবানন মিসরসহ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর বিভিন্ন মুখরোচক খাবার নিয়ে ভোজনরসিকদের জন্য রেডিসন ব্লু ঢাকা আয়োজন করেছে আরব ওরিয়েন্টাল ফুড ফেস্ট। বৃহস্পতিবার ২৬ মে থেকে শুরু হওয়া এই ফেস্ট চলবে ১২ জুন পর্যন্ত। প্রতিদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত রেডিসন ব্লু ঢাকার ওয়াটার গার্ডেন ব্রাসারি রেস্টুরেন্টে এ উৎসব চলবে। হোটেলের এক্সিকিউটিভ সু শেফ শেখ রাশিদের তত্ত্বাবধানে এবং নিজস্ব রন্ধনশিল্পীদের অভিজ্ঞ শৈলীতে ভোজনরসিকদের জন্য পরিবেশন করা হবে আরব হামুস ফাটটুস মুতাবেল ও তাবুলে। এছাড়া থাকবে কিব্বে চিজ ফাতায়ের ইত্যাদি। থাকবে জনপ্রিয় খাসি হারিরা সূপ লাহাম বিল বাতাতা তাজিন বি দাজাজ সামাক হারা দাউদ বাশা এবং আরও অনেক খাদ্যর সমাহার। যারা মিষ্টি পছন্দ করেন তাদের জন্য থাকবে চিজ কুনাফা বাসবুসা বাক্লাভা মাহালাবিয়া। খাবার পরিবেশন করা হবে বুফে পদ্ধতিতে। জনপ্রতি খরচ হবে সর্বমোট ৫৯৫২ টাকা। নির্দিষ্ট ব্যাংক কার্ডের সাথে আছে একটির সাথে একটি ফ্রি অফার। এছাড়াও নির্বাচিত তারিখে ওয়ান ব্যাঙ্ক প্ল্যাটিনাম ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারীদের জন্য একটির সাথে তিনটি ফ্রি অফার আছে।আরো রয়েছে যেকোনো মাধ্যমে ২০ শতাংশ ছাড়। পুরো আয়োজনের অংশগ্রহণকারী সবার জন্য রয়েছে র্যাফেল ড্রএর ব্যবস্থা। থাকছে আকর্ষণীও পুরস্কার জেতার সুযোগ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/218.csv b/Bangla_fin_news_articles/218.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e582e83bd9fab4306a545aa89c06f536501fa48b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/218.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +218,হিলিতে আটকা ১৬০০ মেট্রিক টন গম বিপাকে আমদানিকারকরা,2022-05-31,হাকিমপুর দিনাজপুর সংবাদদাতা,ভারত থেকে এলসি করা গম আমদানি করতে পারছেন না দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা। গত ১৩ মে ভারত সরকার গম রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও ১২ মে তারিখে এলসি করা গম বাংলাদেশে রপ্তানির সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু সেই গম ঠিকমতো রপ্তানি করা হচ্ছে না। ফলে আর্থিকভাবে ক্ষতির মুখে পড়েছেন আমদানিকারকরা। এদিকে গত রবিবার ভারত থেকে দুটি গমবোঝাই ভারতীয় ট্রাক দেশে প্রবেশ করলেও গতকাল সোমবার ৩০ মে কোনো গমবাহী ট্রাক বন্দরে প্রবেশ করেনি। ফলে বন্দরের ওপারে ৫০০৬০০ গমের ট্রাক আটকা পড়েছে। যার পরিমাণ হবে ১ হাজার ৫০০ থেকে ১ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন। বন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট রবিউল ইসলাম সুইট জানান গত ১২ মে পর্যন্ত হওয়া এলসির বিপরীতে গম রপ্তানির আশ্বাস দিলেও তা পাঠানো হচ্ছে না। এতে করে বন্দরের ওপারে হিলি ত্রিমহনী ও পতিরামে ৫০০৬০০ গমের ট্রাক আটকা পড়েছে। যাতে গমের পরিমাণ হবে ১ হাজার ৫০০ থেকে ১ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন। দীর্ঘদিন ধরে ট্রাকগুলো আটকা থাকায় গমের মান নষ্ট হচ্ছে। এদিকে আগে ডলারের দাম কম থাকলেও দিন দিন তা বাড়তে থাকায় বিল ছাড়তে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে। বন্দরের আমদানিকারক হায়াত মোহাম্মদ সেরেগুল মুন্সী জানান ভারতের হিলির দুই জন রপ্তানিকারক বাংলাদেশে গম রপ্তানির অনুমতি পেয়েছে। কিন্তু সেদেশের হিলি কাস্টমস কর্তৃপক্ষের জটিলতায় সেই গম বাংলাদেশে গতকাল সোমবার পর্যন্ত আসেনি। তবে রপ্তানি বন্ধের বিষয়টি দ্রুত সুরাহা হবে বলে জানান তিনি। ভারতীয় রপ্তানিকারক পান্না আগওয়াল ও নন্দ সাহা জানান আমাদের সরকার ১৩ মে বাংলাদেশে গম রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। সেই মোতাবেক হিলি স্থলবন্দর দিয়ে গম রপ্তানি করা হয়নি। তবে ১২ মে তারিখে টেন্ডারের যেসব গম ছিল সেগুলো রপ্তানি অব্যাহত ছিল। এ অবস্থায় ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য বিষয়ক কর্তৃপক্ষ ১২ মে এর মধ্যে হওয়া এলসির সুইফট ঐ দিনের মধ্যে ভারতে পৌঁছানো সাপেক্ষে গম রপ্তানির নির্দেশনা দেয়। এর বিপরীতে সেগুলো রপ্তানি করা হচ্ছে। কিন্তু আমাদের দেশের কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে সরকারের তরফ থেকে চিঠি না আসায় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ রপ্তানির অনুমতি দিচ্ছে না। এই এলসিগুলোর বিষয়ে আদেশের জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে রপ্তানিকারকরা বৈঠক করবেন। বৈঠক আজ মঙ্গলবার বা বুধবার হতে পারে। এরপর সিদ্ধান্ত হতে পারে বাকি এলসিগুলোর বিষয়ে। রপ্তানি করা হবে নাকি বন্ধ থাকবে। হিলি স্থলবন্দরের বেসরকারি অপারেটর পানামা পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন মল্লিক জানান হিলি বন্দর দিয়ে আগে বেশি পরিমাণে গম এলেও গত ৮৯ দিন ধরে গম আমদানি সম্পূর্ণ বন্ধ ছিল। গত রবিবার বন্দর দিয়ে আবারও আমদানি হয়েছে। তবে গতকাল সোমবার ভারত থেকে গম আসেনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/219.csv b/Bangla_fin_news_articles/219.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1076440508e5c59257299d9b9dd1a5b549812aaa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/219.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +219,বোরোর ভরা মৌসুমে চালের দাম বাড়ছে,2022-05-31,মুন্না রায়হান,বোরোর ভরা মৌসুমে চালের দাম বাড়ছে। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি চালে মানভেদে ২ থেকে ৪ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। এতে বিপাকে পড়েছে ভোক্তারা। তাদের জিজ্ঞাসা বোরোর ভরা মৌসুমে কেন চালের দাম বাড়বেসংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে মিলাররা ধান কিনে মজুত করছেন। তারা চাল উৎপাদন করে বাজারে ছাড়ছেন না। সম্প্রতি অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে হাওরসহ দেশের অনেক এলাকার জমির ধান পচে নষ্ট হয়ে গেছে। এতে মোট চালের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম হতে পারে। এছাড়া রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্বে খাদ্যশস্যের দাম বাড়তি। সবকিছু মিলিয়ে অসাধু চক্র চালের বাজার অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছে। বাজার নিয়ন্ত্রণে দ্রুত অবৈধ মজুতদার মিল মালিক ও চাল ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি গতকাল সোমবার তাদের বাজারদরের প্রতিবেদনে জানিয়েছে মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি চালে মানভেদে দুই থেকে চার টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। গতকাল রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি নাজিরশাইল ও মিনিকেট ৫৮ থেকে ৭০ টাকা মাঝারি মানের চাল পাইজাম ও লতা ৫০ থেকে ৫৬ টাকা এবং মোটা চাল ইরি ও স্বর্ণা ৪৮ থেকে ৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়। কিন্তু এক সপ্তাহ আগে তা যথাক্রমে ৫৮ থেকে ৬৮ টাকা ৪৬ থেকে ৫৬ টাকা ও ৪৫ থেকে ৪৮ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ... ডলারের সংকট মোকাবিলায় এখনই ব্যবস্থা নিতে হবে ... ডলারের সংকট মোকাবিলায় এখনই ব্যবস্থা নিতে হবে ...ডলারের সংকট মোকাবিলায় এখনই ব্যবস্থা নিতে হবেচাল ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন মোকামে ধানচালের দাম বেড়েছে। তাই খুচরা বাজারেও দাম বেড়েছে। রাজধানীর বাবুবাজার বাদামতলী চাল আড়ত মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজি নিজামউদ্দিন ইত্তেফাককে বলেন সাধারণ মিলমালিকদের পাশাপাশি এখন বড় বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো রীতিমতো প্রতিযোগিতা করে ধানচাল কিনছে। তাহলে কেন দাম বাড়বে না এছাড়া হাওরে পাহাড়ি ঢলে ঝড়বৃষ্টিতে দেশের অন্যান্য জায়গায়ও ফসল নষ্ট হয়েছে। এসবের প্রভাবে এবার ধানের বাজার চড়া। ফলে চালের দামও বাড়ছে।আমাদের নওগাঁ প্রতিনিধি তন্ময় ভৌমিক জানান দেশে চালের অন্যতম বড় মোকাম নওগাঁর হাটবাজারে সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি মণ ধান প্রায় ১০০ টাকা বেড়েছে। স্থানীয় ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অভিযোগ মিলমালিকেরা সিন্ডিকেট করে বাজার থেকে ধান কিনছেন কিন্তু মজুতকৃত ধান থেকে চাল উৎপাদন করছেন না। ফলে খাদ্য উদ্বৃত্ত জেলা নওগাঁয় চালের পাইকারি ও খুচরা বাজারে প্রতি ৫০ কেজি বস্তায় বেড়েছে ৩০০ টাকা থেকে ৩৫০ টাকা।নওগাঁয় চলতি বোরো মৌসুমে ১ লাখ ৮৯ হাজার হেক্টর জমিতে ধান চাষ করা হয়। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ভালো ধান পাওয়ার আশা যখন করছিলেন কৃষকেরা তখন দুই দফায় কালবৈশাখী ও বৃষ্টিতে প্রায় ১ লাখ হেক্টর জমির আধা পাকা ধান জমিতে নুয়ে পড়ে ক্ষতি হয়। এরপর অশনি ও অশনিপরবর্তী দুই দফায় ভারী বৃষ্টিতে আবারও ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়। এর প্রভাব পড়েছে চালের বাজারে। নওগাঁ পৌর ক্ষুদ্র চাল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন বলেন দেশে খাদ্যের এত ঘাটতি হয়নি যে হঠাৎ করে চালের বাজার এমন অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে। প্রশাসনিক নজদারির অভাবে নওগাঁয় হাজার হাজার মেট্রিকটন ধান অবৈধভাবে মজুত করেছেন প্রভাবশালী চাল ও মিলমালিকেরা। এই প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করলেই বাজার নিয়ন্ত্রণ আসবে। ... নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছেই ... নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছেই ...নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছেইরায়গঞ্জ সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা দীপক কুমার কর জানান টানা বৃষ্টিতে রায়গঞ্জে নিম্নাঞ্চলের ধানক্ষেত তলিয়ে গেছে। জলমগ্ন এসব জমির কাঁচাপাকা ধান কেটেও বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা। লাগাতার বৃষ্টি ও রোদ না থাকার কারণে বাড়ির উঠানেই এসব ধান পচে নষ্ট হচ্ছে।তাড়াশ সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা গোলাম মোস্তফা জানান তাড়াশে বিরূপ আবহাওয়ার দরুন অধিকাংশ কৃষক খেতের পাকা বোরো ধান ঘরে তুলতে পারেননি। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুত্ফুননাহার লুনা বলেন চলতি বোরো মৌসুমে ২২ হাজার ৩৬০ হেক্টর খেতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছিল। ১৮ হাজার হেক্টর খেতের ধান কাটতে পেড়েছেন কৃষকেরা।কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে এখন পর্যন্ত তাদের কাছে যে তথ্য এসেছে তাতে দেখা গেছে অতিবৃষ্টি ঝড় ও পাহাড়ি ঢলে মোট ৭৮ হাজার ৯৮৭ টন চাল নষ্ট হয়েছে। তবে বাস্তবে এই ক্ষতির পরিমাণ আরো বেশি হবে বলে সূত্রটি মনে করছে। এ বছর ২ কোটি ১১ লাখ ৫৭ হাজার ৮৬৩ টন চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে যা গত বছর ছিল ২ কোটি ৮ লাখ ৮৫ হাজার ২৬৩ টন। তাই এখন পর্যন্ত ঝড়বৃষ্টিতে যে পরিমাণ ফসল নষ্ট হয়েছে তাতে মোট চাল উৎপাদনে বড় ধরনের কোনো প্রভাব পড়বে না। কিন্তু একটি অসাধু ব্যবসায়ী চক্র ইতিমধ্যে চালের বাজার অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছে। ... বাংলাদেশে বিনিয়োগের এখনই সময় বাণিজ্যমন্ত্রী ... বাংলাদেশে বিনিয়োগের এখনই সময় বাণিজ্যমন্ত্রী ...বাংলাদেশে বিনিয়োগের এখনই সময় বাণিজ্যমন্ত্রীখাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার সম্প্রতি সুনামগঞ্জে এক অনুষ্ঠানে বলেছেন সামনে নির্বাচন তাই সরকার চালের দাম বাড়তে দেবে না। কিন্তু বাজারে চালের দাম বাড়ছে। গতকাল সচিবালয়ে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার তাঁর অফিসকক্ষ থেকে বোরো ২০২২ মৌসুমে অভ্যন্তরীণ সংগ্রহ ও বাজার মনিটরিং নিয়ে আয়োজিত এক অনলাইন মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন কৃত্রিম সংকট তৈরি করা না হলে এ দেশে খাদ্যসংকট হবে না। তিনি বলেন অবৈধ মজুতদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে যা করণীয় তার সবই করা হবে। প্রয়োজনে শুল্ক কমিয়ে চাল আমদানি করে ভোক্তাকে স্বস্তিতে রাখা হবে।খাদ্যমন্ত্রী বলেন বিভিন্ন করপোরেট হাউস বাজার থেকে ধানচাল কেনা শুরু করেছে। তারা কৃত্রিম কোনো সংকট তৈরি করছে কি না তা খতিয়ে দেখা হবে। তিনি ধানচালের বাজারে নজরদারি বাড়াতে প্রশাসনকে নির্দেশ দেন। খাদ্যমন্ত্রী বলেন কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে চালের বাজার অস্থিতিশীল করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/22.csv b/Bangla_fin_news_articles/22.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a618279b974bcbbdcc6a4d845e07bc42bf981266 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/22.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +22,ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের আরো ৪০০ কোটি টাকা ঋণ দেবে এসএমই ফাউন্ডেশন,2022-07-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাসের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের আরো ৪০০ কোটি টাকা ঋণ দেবে এসএমই ফাউন্ডেশন। ঋণের সুদের হার হবে মাত্র ৪ শতাংশ। এক জন উদ্যোক্তা সর্বনিম্ন ১ লাখ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন। করোনা মহামারিপরবর্তী পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার ত্বরান্বিত করতে প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় এসএমই ফাউন্ডেশনের অনুকূলে দুই ধাপে ৩০০ কোটি টাকা ছাড় করা হয় যা ইতিমধ্যেই উদ্যোক্তা পর্যায়ে বিতরণ সম্পন্ন হয়েছে। অর্থ বিভাগের পরামর্শ অনুযায়ী প্রত্যাবর্তনকৃত অর্থ এবং নিজস্ব তহবিল দ্বারা এসএমই ফাউন্ডেশন একটি রিভলভিং ফান্ড গঠন করেছে। রিভলভিং ফান্ড থেকে এসএমই উদ্যোক্তা ক্লাস্টার ক্লায়েন্টের গ্রুপ অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বারের সদস্য ও নারীউদ্যোক্তাদের মধ্যে এই ঋণ বিতরণ করা হবে। ফাউন্ডেশনের ক্রেডিট হোলসেলিং কর্মসূচির আওতায় রিভলভিং ফান্ড পরিচালনার নিমিত্তে পলিসি গাইডলাইন প্রস্ত্তত করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে ১৮টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে এসএমই ফাউন্ডেশন। গতকাল বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে এসএমই ফাউন্ডেশনের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেন অংশীদার ১৫টি ব্যাংক ও তিনটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীগণ। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো হলোবেসিক ব্যাংক বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ব্র্যাক ব্যাংক ব্যাংক এশিয়া বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক ঢাকা ব্যাংক মার্কেন্টাইল ব্যাংক মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক ওয়ান ব্যাংক দ্য প্রিমিয়ার ব্যাংক সীমান্ত ব্যাংক শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক দ্য সিটি ব্যাংক আইডিএলসি ফাইন্যান্স আইপিডিসি ফাইন্যান্স ও লংকাবাংলা ফাইন্যান্স। এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এমপি এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. মফিজুর রহমান। পলিসি গাইডলাইন অনুযায়ী অগ্রাধিকারভুক্ত এসএমই সাবসেক্টর ক্লাস্টার এবং ভ্যালু চেইনের আওতাভুক্ত উদ্যোক্তারা এই ঋণ সুবিধায় অগ্রাধিকার পাবেন। সারা দেশের নারীউদ্যোক্তা নতুন উদ্যোক্তা পশ্চাদপদ অঞ্চল উপজাতীয় অঞ্চল শারীরিকভাবে অক্ষম এবং তৃতীয় লিঙ্গের উদ্যোক্তারাও এ তহবিলের ঋণ পাবেন। তাছাড়া দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অবস্থিত ট্রেডবডি এসএমই অ্যাসোসিয়েশন নারীউদ্যোক্তা সংগঠন নাসিব এবং উদ্যোক্তা উন্নয়ন নিয়ে কাজ করে এমন সরকারিবেসরকারি সংস্থাসহ জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের সুপারিশকৃত উদ্যোক্তারা ঋণ পাবেন। গ্রাহক পর্যায়ে ঋণ পরিশোধের সময়সীমা হবে সর্বোচ্চ তিন বছর ছয় মাসের রেয়াতকালসহ ৩০টি মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করা যাবে। মোট ঋণের ২৫ শতাংশ নারীউদ্যোক্তাদের মধ্যে বিতরণ করতে হবে এবং ৩০ শতাংশ উদ্যোক্তার ঋণ ১০ লাখ টাকা বা তার চেয়ে কম পরিমাণের হতে হবে। ক্লাস্টার ও সেক্টরের ভ্যালু চেইন যেমন টেক্সটাইল খাতের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল সুতা রং স্ক্রিন প্রিন্ট প্যাকেজিং খুচরা যন্ত্রাংশ বিক্রেতা সরবরাহকারী এবং উৎপাদিত পণ্য পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা অগ্রাধিকার পাবেন। ভ্যালু চেইনের উদ্যোক্তাদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ ঋণ ব্যবসা ট্রেডিং খাতে প্রদান করা যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/220.csv b/Bangla_fin_news_articles/220.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d5053d289172d316807b433f5a8fb2233c60f169 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/220.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +220,নাগরিকদের সঙ্গে বাজেটপ্রণয়নকারীদের সংযোগ বাড়াবে ডিজিটাল প্ল্যাটফরমগুলো,2022-05-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতীয় বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় নাগরিকদের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা গেলে গণমুখী ও অন্তভুর্ক্তিমূলক উন্নয়ন প্রক্রিয়াকে আরো বেগবান করা সম্ভব হবে। এজন্য বাজেটপ্রণয়নকারী কর্তৃপক্ষ এবং সংসদ সদস্যদের সঙ্গে নাগরিক সমাজের মতবিনিময় বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই। আর অনলাইন বা ডিজিটাল প্ল্যাটফরমের সুবিধা কাজে লাগিয়ে এ ধরনের মতবিনিময়ের পথ সুগম করা সম্ভব। গতকাল রবিবার ২৯ মে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন সমন্বয়ের উদ্যোগে শুরু হওয়া ডিজিটাল বাজেট হেলপ ডেস্কএর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন আলোচকবৃন্দ। এই ডিজিটাল বাজেট হেলপ ডেস্কএর আওতায় সংসদ সদস্য এবং গণমাধ্যম গবেষক ও শিক্ষার্থীরা আলাদা আলাদা হটলাইনের মাধ্যমে উন্নয়ন সমন্বয়ের গবেষক প্যানেলের কাছ থেকে বাজেট বিষয়ক গবেষণা ও তথ্য সহায়তা নিতে পারবেন। একই সঙ্গে আমাদের সংসদ শিরোনামের একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিভিন্ন সংসদীয় এলাকার নাগরিকেরা নিজ নিজ সংসদ সদস্যদের কাছে সরাসরি বাজেটবিষয়ক পরামর্শ ও দাবিদাওয়া জানানোর সুযোগ পাবেন। এছাড়াও বাজেটের আগেপরে বাজেট বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনলাইন আলোচনা অনুষ্ঠানে সবার অংশগ্রহণের সুযোগও উন্মুক্ত করা হচ্ছে উন্নয়ন সমন্বয়ের এই কর্মসূচির আওতায়। অনলাইনে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন সাবেক তথ্যমন্ত্রী এবং তথ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু এমপি। স্বাগত বক্তব্য রাখেন উন্নয়ন সমন্বয়ের সভাপতি এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান। স্বাগত বক্তব্যে ড. আতিউর রহমান বলেন আসন্ন ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেটটি একটি বিশেষ পরিস্থিতিতে প্রস্তাবিত হতে যাচ্ছে। কারণ একদিকে করোনাপরবর্তী পুনরুত্থান প্রক্রিয়া অর্থায়নের চাহিদা এবং অন্য দিকে ভূরাজনৈতিক অস্থিরতার ফলে সৃষ্ট সামষ্টিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য কিছুটা সংকোচনমুখী আর্থিক নীতি প্রণয়নের চাপএই দুয়ের মধ্যে একটি ভারসাম্য কীভাবে করা যায় সেই নির্দেশনাই সবাই আশা করছেন জাতীয় বাজেট থেকে। এই প্রেক্ষাপটে এই বাজেটকে ঘিরে জনমনে বাড়তি আগ্রহ থাকবে আর সেই চাহিদা পূরণে এই ডিজিটাল বাজেট হেলপ ডেস্ক বিশেষ সহায়ক হবে বলে তিনি মনে করেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে হাসানুল হক ইনু এমপি বলেন সামষ্টিক অর্থনৈতিক লক্ষ্যগুলো অর্জনে বাজেট বরাদ্দ কতটা সংগতিপূর্ণ হচ্ছে সে বিষয়ে আইনপ্রণেতাদের মধ্যে আগ্রহ রয়েছে। ডিজিটাল বাজেট হেলপ ডেস্কের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা এ বিষয়ক তথ্য ও গবেষণা অনলাইনে দিতে সমর্থ হলে তা সংসদ সদস্যদের কাজে আসবে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন। ডিজিটাল হেলপ ডেস্কের অনলাইন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সংস্থার প্রকল্প পরিচালক জাহিদ রহমান এবং সমাপনী বক্তব্য রাখেন সংস্থার এমিরেটাস ফেলো সমাজতাত্ত্বিক খন্দকার সাখাওয়াত আলী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/221.csv b/Bangla_fin_news_articles/221.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ecac7798878d605115af0288def17b52900b8c4d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/221.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +221,বাংলাদেশে বিনিয়োগের এখনই সময় বাণিজ্যমন্ত্রী,2022-05-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এমপি বলেছেন বাংলাদেশে বিনিয়োগের এখনই সময়। বাংলাদেশ প্রায় ১৭ কোটি মানুষের একটি বড় বাজার। এর মধ্যে প্রায় ৪৫ ভাগ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেশ ভালো। পার্শ্ববর্তী ভারত এবং চীন দুটি বড় বাজার। বাংলাদেশে প্রচুর দক্ষ জনশক্তি রয়েছে। এখানে বিনিয়োগের সব প্রকার সুযোগসুবিধা রয়েছে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার বিশেষ সুযোগসুবিধা প্রদান করছে। বাংলাদেশে কম খরচে পণ্য উত্পাদন করে সহজেই অন্য দেশে রপ্তানি করা সম্ভব। বাণিজ্যমন্ত্রী গতকাল রবিবার ২৯ মে রাজধানীর একটি হোটেলে নরডিক চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির উদ্যোগে ডেনমার্ক নরওয়ে সুইডেন অ্যাম্বাসি এবং ইউরোপিয়ন ইউনিয়নের হেড অব ডেলিগেশনের সহযোগিতায় ফরেন ডাইকেন্ট ইনভেস্টমেন্ট ফর লজিস্টিক সেক্টর শীর্ষক দিনব্যাপী আলোচনাসভার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বিষয়ের ওপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মার্কসের কান্ট্রি ম্যানেজার আংশুমান মুস্তাফি। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশের সামনে এখন অনেক চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশ এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত। আমাদের অবকাঠামো সেক্টরে বিনিয়োগ প্রয়োজন। যোগাযোগব্যবস্থার আধুনিকায়নে দেশব্যাপী কাজ চলছে। অনুষ্ঠানে ভাচুর্য়ালি বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন নরডিক চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট তাহরিন আনাম এইচএসবিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমান। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত ডেনমার্কের অ্যাম্বাসেডর উইনি ইস্ট্রুপ পেটারসেন নরওয়ের অ্যাম্বাসেডর ইসপেন রিকটারএসভেন্ডসেন সুইডেনের অ্যাম্বাসেডর আলেকজেন্ড্রা বার্গ ভন এবং ইউরোপিয়ন ইউনিয়নের হেড অব ডেলিগেশন চার্লেস হুইটলি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/222.csv b/Bangla_fin_news_articles/222.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dd2ed4feb6e2692b3b0f434f3fa5e5fb1433c600 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/222.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +222,২৬ প্রতিষ্ঠান পেল জাতীয় উৎপাদনশীলতা পুরস্কার,2022-05-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্প স্থাপন কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ২৬টি প্রতিষ্ঠানকে ২০২০ সালের জন্য জাতীয় উৎপাদনশীলতা পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। এ উপলক্ষে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অরগানাইজেশন এনপিও গতকাল রবিবার ২৯ মে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এমপি প্রধান অতিথি হিসেবে নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রতিনিধিদের হাতে পুরস্কার হিসেবে ট্রফি ও সনদ তুলে দেন। এ সময় শিল্পমন্ত্রী বলেন যে কোনো দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে শিল্পায়নের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অর্থনৈতিক উন্নয়ন তথা জাতীয় কল্যাণে দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক শক্তির ভারসাম্য বিকাশ একান্ত অপরিহার্য। দ্রুত শিল্পায়ন তথা জাতীয় সমৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে জাতীয় সমঝোতা ও প্রতিশ্রুতি আজ আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। আধুনিক জ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্যবহার ছাড়া উৎপাদনশীলতার স্তর কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে উন্নীত করা সম্ভব নয়। তিনি বলেন আমি বিশ্বাস করি এই অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তির পর আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ উৎপাদনশীলতা উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট কলাকৌশল বের করে একুশ শতকের চাহিদা পূরণে সক্ষম হবে ও আরো দক্ষ হয়ে গড়ে উঠবে। এবার পাঁচ ক্যাটাগরির ২৬ প্রতিষ্ঠানকে ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অ্যান্ড কোয়ালিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড২০২০ এবং একটি ব্যবসায়ী সংগঠনকে ইনস্টিটিউশনাল অ্যাপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড২০২০ এর জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে খাদ্যশিল্প খাতে প্রথম পুরস্কার পেয়েছে কোকাকোলার বাজারজাতকারী কোম্পানি ইন্টারন্যাশনাল বেভারেজেস। দ্বিতীয় হয়েছে প্রাণ গ্রুপের হবিগঞ্জ এগ্রো। একই ক্যাটাগরিতে ইস্পাত ও প্রকৌশল খাতে ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স প্রথম শেলটেক দ্বিতীয় ও রানার অটোমোবাইলস তৃতীয় হয়েছে। টেক্সটাইল ও তৈরি পোশাক খাতে প্রথম হয়েছে এনভয় টেক্সটাইল। দ্বিতীয় অবস্থানে এম এম ইস্পাহানির পাহাড়তলী টেক্সটাইল অ্যান্ড হোসিয়ারি মিলস। তৃতীয় হয়েছে করণী নিট কম্পোজিট। বৃহৎ শিল্পের সেবা খাতে নিটল ইনসিওরেন্স প্রথম হয়েছে। দ্বিতীয় হয়েছে মীর টেলিকম। তৃতীয় ডিজিকন টেকনোলজিস। আইটি খাতে একমাত্র সার্ভিস ইঞ্জিন লিমিটেডকে পুরস্কারের জন্য বিবেচনা করা হয়েছে। কেমিক্যাল খাতে প্রিমিয়ার সিমেন্ট মিলস প্রথম কোহিনূর কেমিক্যাল কোম্পানি বাংলাদেশ দ্বিতীয় আর স্কয়ার টয়লেট্রিজ তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছে। মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরির ইস্পাত ও প্রকৌশল খাতে প্রথম হয়েছে প্রাণ গ্রুপের আরেক প্রতিষ্ঠান সিলভান টেকনোলোজিস। টেক্সটাইল ও তৈরি পোশাক খাতে প্রথম পুরস্কার পেয়েছে মাসকোটেক্স। এই খাতে ইনডেক্স এক্সেসরিজ দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছে। আইটি খাতে একমাত্র মিলেনিয়াম ইনফরমেশন সল্যুশনকে পুরস্কারের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। কেমিক্যাল খাতে প্রথম পুরস্কার পেয়েছে বিআরবি পলিমার। আর দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছে জিএমই এগ্রো। ক্ষুদ্রশিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম পুরস্কার পেয়েছে আহমেদ ফুড প্রোডাক্টস। তোহফা এন্টারপ্রাইজ পেয়েছে দ্বিতীয় পুরস্কার। তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছে জারমার্টজ। মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে সুপার স্টার ইলেকট্রনিক্স পুরস্কার পেয়েছে। রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প ক্যাটাগরিতে ইস্টার্ন টিউবসকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। ঢাকা উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিকে ইনস্টিটিউশনাল এপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/223.csv b/Bangla_fin_news_articles/223.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4f4ee018c7659951b397352fb4e0d29ac0adb80f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/223.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +223,আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ঋণের তথ্য ঘাটতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হুঁশিয়ারি,2022-05-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সঠিকভাবে ঋণের তথ্য সংরক্ষণ করছে না। ফলে নানা জটিলতা সৃষ্টি হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঋণ হিসাবের নথি যথাযথভাবে সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দিয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে বিতরণ করা ঋণ বা লিজ বা বিনিয়োগের তদারকি ঋণের অর্থ আদায়ে জটিলতা দেখা দিলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিতরণ পরবর্তীকালে ঋণ বিতরণ সংক্রান্ত অভিযোগের তদন্ত বা নিরীক্ষা কার্যক্রম সম্পাদন ইত্যাদি কাজে ঋণের নথি ঋণ বিতরণকারী সংশ্লিষ্ট আর্থিক প্রতিষ্ঠানে যথাযথভাবে সংরক্ষিত থাকতে হবে। কিন্তু সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে কোনো কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণলিজবিনিয়োগের নথি যথাযথভাবে সংরক্ষণ না করার ফলে নানাবিধ জটিলতার সৃষ্টি হচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে ঋণের নথি যথাযথভাবে সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে বেশকিছু সিদ্ধান্ত দেওয়া হলো। এগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রত্যেক আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিতরণ করা ঋণ হিসাবের আবেদন ঋণ প্রস্তাব মূল্যায়ন অনুমোদন নবায়ন পুনঃতপশিলপুনর্গঠন ঋণ অবলোপন সুদমুনাফার অর্থ মওকুফ ইত্যাদির জন্য পর্ষদ সভায় উপস্থাপিত স্মারক ও সভার সিদ্ধান্ত বা কার্যবিবরণীর কপি ও ঋণের হিসাব বিবরণী সংশ্লিষ্ট ঋণ আদায়ের মাধ্যমে সমন্বয় না হওয়া পর্যন্ত যথাযথভাবে সংরক্ষণ করবে। ৫০ লাখ টাকা ও তদূর্ধ্ব অঙ্কের ঋণ বা লিজ অথবা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দলিলাদির কপি যে শাখার মাধ্যমে ঋণ বিতরণ করা হয়েছে সে শাখা ছাড়াও অনূ্যন একটি বিকল্প শাখা অফিসপ্রধান কার্যালয়ে সংরক্ষণ করতে হবে। ঋণের নথির ছায়ালিপি সংরক্ষণে ডিজিটাল মাধ্যমও ব্যবহার করা যাবে। তবে সেক্ষেত্রে ডিজিটাল ছায়ালিপির যথাযথ ব্যাকআপ সংরক্ষণে গাইডলাইনস পরিপালন নিশ্চিত করতে হবে। বিতরণ করা ঋণের নথি বর্ণিত নীতিমালা অনুযায়ী যথাযথভাবে সংরক্ষিত আছে কি না তা প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষার মাধ্যমে ত্রৈমাসিক ৩১ মার্চ ৩০ জুন ৩০ সেপ্টেম্বর ও ৩১ ডিসেম্বর ভিত্তিতে যাচাইপূর্বক নিরীক্ষা প্রতিবেদন প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর উপস্থাপন করতে হবে। নিরীক্ষায় ঋণলিজবিনিয়োগ হিসাবের নথি যথাযথভাবে সংরক্ষণে কোনো অনিয়ম পাওয়া গেলে নিরীক্ষা প্রতিবেদন উপস্থাপিত হওয়ার সাত কর্মদিবসের মধ্যে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বাংলাদেশ ব্যাংককে অবহিত করবেন। এ নীতিমালা জারি হওয়ার পর তা পরিপালনার্থে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালনা পর্ষদের বিশেষ সভা আহ্বান করে পরিপালন প্রক্রিয়া নির্ধারণপূর্বক পরিপালনের অগ্রগতি তিন মাসের মধ্যে এ বিভাগকে অবহিত করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/224.csv b/Bangla_fin_news_articles/224.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a3c8425e1b4c11038b48abcd3ce5d9fc4347fdb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/224.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +224,আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বিদেশ যাওয়ার শর্ত শিথিল,2022-05-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকারদের মতো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মীরাও হজউমরাসহ বিশেষ প্রয়োজন ও চিকিৎসার জন্য নিজস্ব অর্থায়নে বিদেশ যেতে পারবেন। গত সপ্তাহে ব্যাংকারদের জন্য শর্ত শিথিলের পর রবিবার ২৯ মে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দিল। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার একদিন পরই শর্ত শিথিল করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিশেষ প্রয়োজন হজউমরা চিকিৎসা ইত্যাদি ক্ষেত্রে নিজস্ব অর্থায়নে ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ যেতে পারবেন। ... ডলারের এক রেট বেঁধে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক ... ডলারের এক রেট বেঁধে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক ...ডলারের এক রেট বেঁধে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক এতে বলা হয় আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাকর্মচারীদের বিশেষ প্রয়োজনে নিজস্ব অর্থায়নে বিদেশ যেতে পারবেন। এছাড়া ২০২২ সালের পবিত্র হজ পালন এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সুপারিশ থাকা সাপেক্ষে জরুরি চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে পারবেন। পাশাপাশি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বিদেশি নাগরিকরা নিজ দেশে যেতে পারবেন এবং বিদেশি আয়োজক সংস্থার সম্পূর্ণ অর্থায়নে পরিচালিত প্রশিক্ষণ ও স্টাডি ট্যুর ওয়ার্কশপ ও এক্সপোজার ভিজিট সভা ও সেমিনারে অংশগ্রহণ করতে পরবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/225.csv b/Bangla_fin_news_articles/225.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a5428a25afc446c307c5ec2b2e782e3087b7e8cd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/225.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +225,ডলারের এক রেট বেঁধে দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক,2022-05-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ৮৯ টাকায় বিক্রি হবে প্রতি মার্কিন ডলার। আর কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিলস ফর কালেকশন বিসি সেলিং রেট ৮৯ টাকা ১৫ পয়সা। আমদানিকারকদের কাছে ডলার বিক্রি করার সময় ব্যাংকগুলো এই হার অনুসরণ করবে। যা রবিবার ২৯ মে থেকে কার্যকর হয়েছ বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলারে ৮৯ টাকা এবং বিসি সেলিং রেট ৮৯ টাকা ১৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর এই দুই রেটের সমন্বয় করে একচেঞ্জ হাউসগুলো ডলার বিক্রি করবে। বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন বাফেদা এবং ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকারস বাংলাদেশ এবিবিএর প্রস্তাব অনুসারে এ রেট নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে ডলারের সংকট কাটাতে গত বৃহস্পতিবার এবিবি ও বাফেদার সঙ্গে সভায় বসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরামর্শে ব্যাংকগুলো এই সিদ্ধান্ত নেয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন গভর্নর ফজলে কবির। সভায় অংশ নেওয়া একাধিক ব্যাংকার জানিয়েছেন সংকট কাটাতে সভা ডাকা হয়েছিল। সভার সিদ্ধান্তে সংকট আরও বাড়বে। কারণ এত কম দামে প্রবাসী আয় বৈধ পথে দেশে আসবে না। ডলারের দাম কম হওয়ায় রফতানি আয়ও বাধাগ্রস্ত হবে। বাস্তবতাকে স্বীকার না করে এখনো ৯০ টাকার নিচে ডলারের দাম বেঁধে রাখতে চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যদিও বাস্তবে ৯৫ টাকার উপরে ডলার কেনাবেচা হচ্ছে। ... পদ্মা সেতু হওয়ায় বিএনপির মুখে চুনকালি তথ্যমন্ত্রী ... পদ্মা সেতু হওয়ায় বিএনপির মুখে চুনকালি তথ্যমন্ত্রী ...পদ্মা সেতু হওয়ায় বিএনপির মুখে চুনকালি তথ্যমন্ত্রী সভা শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন সংকট কাটাতে নিয়মিত ভিত্তিতে রিজার্ভ থেকে যে ডলার বিক্রি করা হচ্ছে তা অব্যাহত থাকবে। রফতানিকারকদের নিজ ব্যাংকে ডলার নগদায়ন করতে হবে। বাফেদা ও এবিবি ডলারের এক মূল্য নির্ধারণ করে দেবে যা মেনে চলবে সব ব্যাংক। এরপরই আজ এবিবি ও বাফেদার দেওয়া রেট পর্যালোচনা করে ডলার কেনাবেচার দাম নির্ধারণ কিরে দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/226.csv b/Bangla_fin_news_articles/226.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a60bf4139e3675a7c5ba3cf6541562b16ae036a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/226.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +226,শেয়ারবাজারে সূচকের বড় উত্থান,2022-05-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের প্রথম কার্য দিবস রবিবার ২৯ মে শেয়ারবাজারে সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। এদিন সূচকের পাশাপাশি অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৩১ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৬৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া ডিএসই শরীয়াহ সূচক ২৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৯৯ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৩৪৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট ৩৭৭ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩৪২টির কমেছে ২৫টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১০টির। ... নদীবন্দর সমূহে ২ নম্বর হুশিয়ারি সংকেত ... নদীবন্দর সমূহে ২ নম্বর হুশিয়ারি সংকেত ...নদীবন্দর সমূহে ২ নম্বর হুশিয়ারি সংকেত এদিকে অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ২২৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১ হাজার ১৯৫ পয়েন্টে। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৮২ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৬৬৩ পয়েন্টে সিএসই৩০ সূচক ২৮৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৪৮৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে ২৭৮ টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৩৩টির কমেছে ৩৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/227.csv b/Bangla_fin_news_articles/227.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..079c974ad65051828553fb986436af4d78508e76 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/227.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +227,২ জুন থেকে রাজধানীতে শুরু হচ্ছে আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা,2022-05-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা অতিমারিতে বিপর্যস্ত পর্যটন খাতের পুনরুজ্জীবনকে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্য নিয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় ভ্রমণ ও পর্যটন বিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর তাদের ১৭তম আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলার আয়োজন করছে। ট্রিপ লাভার ঢাকা ট্রাভেল মার্ট২০২২ শীর্ষক তিন দিনব্যাপী মেলাটি আগামী ২ জুন রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে শুরু হচ্ছে। বাংলাদেশ মনিটর সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম গতকাল শনিবার ২৮ মে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য প্রকাশ করেন। বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী এমপি ২ জুন প্রধান অতিথি হিসেবে মেলাটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত্উলইসলাম সম্মানীয় অতিথি হিসেবে থাকবেন এফবিসিসিআই প্রেসিডেন্ট মো. জসীম উদ্দীন। ওয়াহিদুল আলম জানান এবারের মেলায় প্রায় ৫০টি দেশিবিদেশি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করছে যার মধ্যে রয়েছেজাতীয় পর্যটন সংস্থা এয়ারলাইন ট্যুর অপারেটর হোটেল রিসোর্ট ট্রাভেল এজেন্সি অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী এবং অন্যান্য। তিন দিনব্যাপী পর্যটন মেলা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ভিজিট করা যাবে। প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে জনপ্রতি ৪০টাকা। অংশগ্রহণকারীরা মেলা চলাকালীন ডিসকাউন্টসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় অফার প্রদান করবে। সংবাদ সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পরিচালক অতিরিক্ত সচিব বিক্রয় ও বিপণন মো. জাহিদ হোসেন ট্রিপ লাভারের মহাব্যবস্থাপক ও হেড অফ অপারেশন্স নিশা তাসনীম শেখ প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/228.csv b/Bangla_fin_news_articles/228.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..35808f175af589e0527e8ebb286f1c6e3c8a429e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/228.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +228,ডলারের সংকট মোকাবিলায় এখনই ব্যবস্থা নিতে হবে,2022-05-28,এম এ মাসুম,গত দুই সপ্তাহ ধরে বাজারে অন্যতম আলোচিত বিষয় হয়েছে ডলারের ঘাটতি ঊর্ধ্বমূল্য এবং ও মূল্যস্ফীতি। প্রবাসী আয় কমার পাশাপাশি আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় দেশে ডলারের চাহিদা হঠাত্ করেই বেড়েছে। মুদ্রাবাজারের এই অস্হিরতার কারণে অর্থনীতিতে কিছুটা নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বাস্তবতা হচ্ছে ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমদানি ব্যয় বেড়ে যাবে। ফলে মূল্যস্ফীতিও বেড়ে যাবে। কয়েক দিন ধরেই কার্ব মার্কেটে খোলাবাজারে ডলারের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৭ মে প্রথম বারের মতো অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ডলারের দাম ১০০ টাকা ছাড়িয়ে প্রতি ডলার ১০০ থেকে ১০২ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে এখন খোলাবাজারে ডলারের মূল্য আগের চেয়ে কিছুটা কমে ৯৯ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হয়। উল্লেখ্য বাংলাদেশ ব্যাংক সর্বশেষ গত ২৩ মে প্রতি ডলার ৮৭ টাকা ৯০ পয়সা বেঁধে দিলেও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো তা মানছে না। ব্যাংকে এলসি করতে গেলে ডলারের বিপরীতে নেওয়া হচ্ছে ৯২ থেকে ৯৬ টাকা কোনো কোনো গ্রাহককে ৯৭ টাকাও দিতে হচ্ছে। ফলে আমদানিতে প্রতি ডলারের জন্য এখন গুনতে হচ্ছে বাড়তি অর্থ। এতে চাপে পড়েছেন ছোট ব্যবসায়ীরা বিশেষ করে আমদানিকারকেরা। যেসব ব্যবসায়ীর রপ্তানি আয় নেই কিন্তু আমদানি করতে হয় তারা আরো বেশি সমস্যায় পড়েছেন। ... হজযাত্রীদের জন্য আজ খোলা কিছু ব্যাংক ... হজযাত্রীদের জন্য আজ খোলা কিছু ব্যাংক ...হজযাত্রীদের জন্য আজ খোলা কিছু ব্যাংক সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে রপ্তানির তুলনায় আমদানি অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় বেশি। বিশেষ করে ইউক্রেইনরাশিয়া যুদ্ধের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি ভোগ্যপণ্য মূলধনি যন্ত্র ও কাঁচামালের দাম বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে জাহাজভাড়াও। ফলে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে জুলাইমার্চ আমদানি খরচ বেড়েছে প্রায় ৪৪ শতাংশ। তবে খরচ যে হারে বেড়েছে রপ্তানি সে হারে বাড়েনি বরং প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স কমছে। আয় দিয়ে ব্যয় মিটছে না। প্রতি মাসে ঘাটতি হচ্ছে ১০০ কোটি বা ১ বিলিয়ন ডলার। এর সঙ্গে আছে বিদেশি ঋণের কিস্তি পরিশোধ। এসব সংকটে বাড়ছে ডলারের দাম আর চাহিদা মেটাতে গিয়ে কমছে রিজার্ভ। এতে করে ডলারের চাহিদা বেড়েছে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে। ফলে মূল্যস্ফীতিও বাড়ছে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন প্রবাসী আয়ে নিম্নগতি ও উচ্চ আমদানি ব্যয়ের কারণে আমাদের রেকর্ড ঘাটতি দেখা দিয়েছে। ফলে ডলারের দাম বাড়ছে। সাধারণত টাকার মান কমানো হলে রপ্তানিকারকরা উত্সাহিত হন। কারণ আগের তুলনায় প্রতি ডলারে বেশি স্থানীয় মুদ্রা পাওয়া যায়। আর টাকার অবমূল্যায়ন করলে আমদানি ব্যয় বেড়ে যায়। বাংলাদেশ আমদানিনির্ভর দেশ হওয়ায় টাকার অবমূল্যায়নে মূল্যস্ফীতি বাড়বে। তবে দেশের যে রপ্তানি পণ্য সেগুলোর বেশির ভাগ আমদানি পণ্যনির্ভর। তাই ডলারের দাম বাড়লে রপ্তানিতে সুখবর নেই। বরং উত্পাদিত পণ্যের খরচ বেড়ে যাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের জুলাইমার্চ সময়ে রপ্তানি বেড়েছে ৩২ দশমিক ৯২ শতাংশ। একই সময়ে আমদানি বেড়েছে ৪৩ দশমিক ৮৬ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে রপ্তানি আয় হযেছে ৩ হাজার ৬৬২ কোটি ডলার। একই সময়ে আমদানির ব্যয় হয়েছে ৬ হাজার ১৫২ কোটি ডলার। এই সময়ে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ২ হাজার ৪৯০ কোটি ডলার। ব্যবসায়ীদের মতো স্বস্তি ও অস্বস্তি আছে ব্যাংকগুলোতেও। যেসব ব্যাংকের আমদানি দায়ের চেয়ে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বেশি তারা স্বস্তিতে আছে। বিশেষ করে কয়েকটি বড় ব্যাংক। আর যাদের আমদানি খরচ বেশি রপ্তানি ও প্রবাসী আয় কম তারা অস্বস্তিতে আছে। ডলারের দাম যাতে না বাড়ে সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক তদারকি জোরদার করেছে ব্যাংকগুলো কত দামে প্রবাসী আয় আনতে পারবে ও রপ্তানি বিল নগদায়ন করতে পারবে তা বেঁধে দিচ্ছে। একইভাবে আমদানি বিলের ক্ষেত্রে ডলারের দাম নির্দিষ্ট করে দিচ্ছে। তবে কোনো ব্যাংক এই দামে ডলার লেনদেন করতে পারছে না। ব্যাংকাররা বলছেন বিভিন্ন উদ্যোগের পরও ডলারের বাজার স্বাভাবিক হচ্ছে না। ৯৭ টাকা দরেও আমদানি বিল সমন্বয় করতে হচ্ছে। প্রবাসী আয় ও রপ্তানি বিলেও কাছাকাছি দাম দিতে হচ্ছে যা বাংলাদেশ ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া বিনিময় মূল্যের চেয়ে ১০ টাকা বেশি। এই চাপের কারণে ডলারের আন্তঃব্যাংক লেনদেন প্রায় স্হবির। ব্যাংকাররা পরামর্শ দিচ্ছেন যারা বিদেশ সফরে যেতে চান তারা যেন নগদ ডলারের পরিবর্তে ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করেন। কারণ ব্যাংকের কার্ডের মাধ্যমে খরচে প্রতি ডলারের দাম ৮৮ টাকার নিচে। দেশে এখন আমদানির জন্য যে পরিমাণ অর্থ বা ডলার খরচ হচ্ছে রপ্তানি ও রেমিট্যান্স দিয়ে তা মিটছে না। এর ফলে সংকট তৈরি হয়েছে। আমদানি দায় মেটাতে রিজার্ভ থেকে প্রতিনিয়ত ডলার বিক্রি করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে রিজার্ভও কমছে। রিজার্ভ কমে এখন দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ২০০ কোটি ডলারে। আর ডলারের বিনিময় মূল্য ধীরে ধীরে বাড়ছে। ... নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছেই ... নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছেই ...নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছেই অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে রপ্তানির তুলনায় আমদানির ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় ডলারের চাহিদা বাড়ছে। ব্যাংকগুলোর চাহিদা অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংক ডলার সরবরাহ করছে। পরিসংখ্যানে দেখা যায় চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের গত ১৮ মে পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ৫ বিলিয়নের বেশি ডলার বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে বিক্রি করেছে। অথচ ২০২০২১ অর্থবছরে টাকার মান ধরে রাখতে ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে ৮ বিলিয়ন ৮০০ কোটি ডলার কিনেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী গত বছরের ২৪ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ রেকর্ড পরিমাণ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করেছিল। বর্তমানে তা কমে গত ১১ মে ৪১ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন নেমে এসেছে। এখন দেশে যে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রয়েছে তা দিয়ে সাড়ে পাঁচ মাসের আমদানি ব্যয় নির্বাহ করা যাবে। আগে এটা ছিল আট মাসেরও বেশি। পরিস্হিতি সামাল দিতে বিলাসবহুল গাড়ি ও ইলেকট্রনিক পণ্য আমদানিতে ৭০ শতাংশ নগদ জমার বাধ্যবাধকতা আরোপ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর কর্মকর্তাকর্মচারীদের বিদেশ সফর বন্ধ করেছে সরকার। ইতিমধ্যে বিলাস পণ্য আমদানিতে লাগাম টানা শুরু হয়েছে। বাজেটের আগেই প্রসাধনসামগ্রী ফল ফুল এবং আসবাব আমদানিতে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরডি বাড়িয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। বিশ্লেষকরা বলছেন রাতারাতি রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়ানো সম্ভব নয়। আবার ডলারের দাম বাড়ালে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে তারও কোনো নিশ্চয়তাও নেই। আবার ডলারের দাম বাড়লে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাবে। এমন পরিস্হিতিতে আমদানি খরচে লাগাম টানতে হবে। পাশাপাশি রেমিট্যান্স বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/229.csv b/Bangla_fin_news_articles/229.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a9be03f6b5ed0992cda58d2189296bc7c7de95a5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/229.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +229,হজযাত্রীদের জন্য আজ খোলা কিছু ব্যাংক,2022-05-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,হজ ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে সাপ্তাহিক ছুটির দিন আজ শনিবার ২৮ মে ব্যাংককের নির্দিষ্ট কিছু শাখা খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ দিন হজ কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখা খোলা থাকবে বলে জানানো হয়। ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে শুক্রবার রাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই নির্দেশনা দিয়েছে। একই কারণে গত শনিবারও ব্যাংকের কিছু শাখা খোলা ছিল। সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে হজ কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখাউপশাখাগুলো পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে পূর্ণ দিবস খোলা রাখার বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/23.csv b/Bangla_fin_news_articles/23.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aaf4b5779ecb4232a6171ce02faf10a4eabba979 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/23.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +23,ব্যয় কমাতে ব্যাংকের সব ধরনের যানবাহন কেনায় নিষেধাজ্ঞা,2022-07-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্ব অর্থনীতির বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় এবার ব্যাংকের সব ধরনের যানবাহন কেনায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে আপ্যায়ন ভ্রমণ কম্পিউটার ও আনুষঙ্গিক বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি আসবাবপত্র ও অন্যান্য মনোহারি ব্যয় ৫০ শতাংশ কমাতে বলা হয়েছে। বুধবার ২৭ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করেছে। ... জ্বালানি তেল সংক্রান্ত গুজব সম্পর্কে যা জানালো মন্ত্রণালয় ... জ্বালানি তেল সংক্রান্ত গুজব সম্পর্কে যা জানালো মন্ত্রণালয় ...জ্বালানি তেল সংক্রান্ত গুজব সম্পর্কে যা জানালো মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার প্রেক্ষাপটে সরকার কর্তৃক ২০২২২৩ অর্থবছরে কতিপয় খাতে পরিচালন ও উন্নয়ন ব্যয় স্থগিতহ্রাস করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ফলে ব্যাংকগুলোর ২০২২ পঞ্জিকা বছরের অবশিষ্ট ৬ মাস জুলাই থেকে ডিসেম্বর এবং ২০২৩ পঞ্জিকা বছরের প্রথম ৬ মাস জানুয়ারি থেকে জুন সময়ে কতিপয় খাতের পরিচালন ও উন্নয়ন ব্যয় স্থগিতহ্রাসকরণের লক্ষ্যে নিম্নবর্ণিত বিষয়াদি যথাযথভাবে পরিপালনের জন্য আপনাদের নির্দেশনা প্রদান করা হলো। যেসব নির্দেশনা দেওয়া হয়ক নতুনপ্রতিস্থাপক হিসেবে সব প্রকার যানবাহন ক্রয় বন্ধ থাকবে।খ শুধু জরুরি ও অপরিহার্য ক্ষেত্র বিবেচনায় আপ্যায়ন ভ্রমণ কম্পিউটার ও আনুষঙ্গিক বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি আসবাবপত্র ও অন্যান্য মনিহারি খাতে বরাদ্দকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ ব্যয় করা যাবে।গ ওপরের ক ও খএর নির্দেশনা মোতাবেক সাশ্রয়কৃত অর্থ অন্য কোনও খাতে বরাদ্দ বা ব্যয় করা যাবে না। এই নির্দেশনা অনুসারে ব্যয় হ্রাস সংক্রান্ত তথ্য ও দলিলাদি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে সংরক্ষণ করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাংক পরিদর্শনকালে নিরীক্ষার নিমিত্তে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শকদের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে সরবরাহ করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় আরও বলা হয় চলতি বছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ের ব্যয়িত অর্থ ডিসেম্বরের আর্থিক বিবরণী এবং আগামী জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সময়ের ব্যয়িত অর্থ ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের আর্থিক বিবরণীতে প্রতিফলিত হতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/230.csv b/Bangla_fin_news_articles/230.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d847a68e67e117dbd19f3dbce4fd2f03095bbcaa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/230.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +230,নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছেই,2022-05-28,মুন্না রায়হান,নিত্যপণ্য নিয়ে ভোগাস্তি যেন পিছু ছাড়ছে না। চাল ডাল থেকে শুরু করে তেল চিনি আটা ময়দা দুধ ডিম মসলা সবকিছুর দাম বাড়তি। এতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষ। খরচের বাজেট বারবার কাটছাঁট করেও হিসাব মেলাতে পারছেন না তারা। হিমশিম খাচ্ছেন সংসার চালাতে। সরকারের বিপণন সংস্হা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি প্রতিবেদনের তথ্য বলছে এক বছর আগে প্রতি কেজি খোলা ময়দা ৩৫ টাকায় বিক্রি হলেও এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। ৩২ টাকা কেজির প্যাকেট আটা বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। বছরখানেক আগেও বড়দানা মসুর ডালের কেজি ছিল ৭০ টাকার মধ্যে। সেই ডালই এখন ১১০ টাকা ছাড়িয়েছে। আর ছোটদানা মসুর ডালের কেজি ১৪০ টাকা। তেল নিয়ে যা ঘটছে তাতে ভোক্তারা আতঙ্কিত। স্বল্প আয়ের মানুষের আমিষের জোগানের সবচেয়ে বড় উত্স ডিম ও ব্রয়লার মুরগি। সেই ডিমের দাম গত এক বছরের ব্যবধানে বেড়েছে ৩০ দশমিক ৬৫ শতাংশ। আর ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে ২২ শতাংশের বেশি। এদিকে এখন বোরো মৌসুম শুরু হলেও বাজারে চালের দাম বাড়ছে। সব মিলিয়ে ভালো নেই স্বল্প আয়ের মানুষ। ব্যবসায়ীরা বলেছেন দেশে নিত্যপণ্যের চাহিদার একটি বড় অংশ আমদানি করে মেটাতে হয়। করোনা মহামারিপরবর্তী অবস্হা রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধসহ বিভিন্ন কারণে বিশ্বে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। বেড়েছে পরিবহনসহ অন্যান্য ব্যয়ও। ফলে আমদানিকৃত ভোগ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। ..... ছবি ইত্তেফাক ... . তারা জানান গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলার পর দেশ দুটি থেকে আর গম আমদানি করা যায়নি। এরপর দেশের ব্যবসায়ীরা গম আমদানিতে ভারতমুখী হলেও এখন দেশটিও গম আমদানি বন্ধ করেছে। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে দেশটি তার উত্পাদিত সূর্যমুখী তেল রপ্তানি করতে পারছে না। এর প্রভাব পড়েছে সয়াবিন পাম অয়েলের ওপর। তবে ইন্দোনেশিয়া তার অভ্যন্তরীণ বাজারে তেলের সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় গত সোমবার পাম অয়েল রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে। আশা করা হচ্ছে দেশের বাজারে এর প্রভাব পড়বে। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর কাওরান বাজার শান্তিনগর ও তুরাগ এলাকার নতুন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা যায় প্রধান প্রধান যে নিত্যপণ্যগুলো রয়েছে তার প্রায় সবগুলোর দামই চড়া। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি খোলা সাদা আটা ৪৩ থেকে ৪৫ টাকা প্যাকেট আটা ৪৮ থেকে ৫০ টাকা খোলা ময়দা ৫৮ থেকে ৬০ টাকা প্যাকেট ময়দা ৬৫ থেকে ৬৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু এক বছর আগে তা যথাক্রমে ৩০ থেকে ৩২ টাকা ৩২ থেকে ৩৫ টাকা ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা ও ৪০ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। টিসিবি তথ্য অনুযায়ী গত এক বছরে আটার দাম ৪৬ দশমিক ২৭ শতাংশ ও ময়দার দাম ৬৬ দশমিক ২০ শতাংশ বেড়েছে। গত এক বছরে ৪০ শতাংশের বেশি দাম বেড়েছে এমন পণ্যের মধ্যে আরো রয়েছে ভোজ্য তেল ও মসুর ডাল। এক বছর আগে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১২৪ থেকে ১২৬ টাকায় বিক্রি হলেও গতকাল তা ১৮২ থেকে ১৯০ টাকায় বিক্রি হয়। আর এক বছর আগে পাম অয়েলের দাম ছিল ১১০ থেকে ১১৪ টাকা লিটার যা গতকাল রাজধানীর খুচরা বাজারে ১৭০ থেকে ১৭২ টাকায় বিক্রি হয়। এই পণ্যটির দাম বছরের ব্যবধানে বেড়েছে ৪৮ দশমিক ৮০ শতাংশ থেকে ৫০ দশমিক ৪৫ শতাংশ। বছরের ব্যবধানে মসুর ডালের দামও বেড়েছে ৪০ শতাংশের বেশি। গতকাল বাজারে বড়দানা মসুর ডাল ১০৫ থেকে ১১০ টাকা ও ছোটদানা মসুর ডাল ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়। যা এক বছর আগে ছিল যথাক্রমে ৭০ থেকে ৮০ টাকা ও ১০০ থেকে ১১০ টাকা। মসুর ডালের পাশাপাশি দাম বেড়েছে অ্যাংকর ডালেরও। বছরের ব্যবধানে ৩৮ দশমিক ৮৯ শতাংশ বেড়ে বর্তমানে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি অ্যাংকর ডাল বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৭০ টাকায়। স্বল্প আয়ের মানুষের আমিষের চাহিদার মেটানোর বড় উত্স ব্রয়লার মুরগি ও ডিম। এই দুটি পণ্যের দামও বছরের ব্যবধানে যথাক্রমে ২২ দশমিক ৪৫ শতাংশ ও ৩০ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়েছে। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হয় যা এক বছর আগে ছিল ১২০ থেকে ১২৫ টাকা। একইভাবে ৩০ টাকা হালির ডিম বছরের ব্যবধানে এখন বিক্রি হচ্ছে ৪৩ থেকে ৪৫ টাকা হালিতে। ..... ছবি সংগৃহীত ... . গত এক বছরের ব্যবধানে মসলার দামও বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। ১১ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছেএমন মসলার মধ্যে রয়েছে এলাচ পিঁয়াজ রসুন আদা জিরা শুকনা মরিচ হলুদ লবঙ্গ ও তেজপাতা। শুধু তাই নয় এই সময়ে সব ধরনের গুঁড়োদুধের দামও ১০ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এখন বোরো মৌসুম। এই সময়ে চালের দাম বাড়ায় মানুষের কষ্ট যেন আরো বেড়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি চালে এক থেকে দুই টাকা বাড়তি। কিন্তু কেন এখন চালের দাম বাড়ার কারণ কী পাহাড়ি ঢলে হাওরের ফসল তলিয়ে যাওয়া সম্প্রতি অতি বৃষ্টিতে জমিতেই ধান পচে যাওয়াসহ বিভিন্ন কারণে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী চাল উত্পাদন না হওয়ার আশঙ্কা করছে সংশ্লিষ্ট সূত্র। কৃষি মন্ত্রণালয় বলেছে অতিবৃষ্টি ঝড় ও পাহাড়ি ঢলে ৭৮ হাজার ৯৮৭ টন চাল নষ্ট হবে। আর এর সুযোগ নিয়ে একটি অসাধু ব্যবসায়ী চক্র। গত এক বছরের এভাবে ক্রমাগত খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ায় সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষ। যেহেতু শ্রমজীবী মানুষের আয়ের বড় অংশই যায় খাদ্য কিনতে। তাই আয় না বাড়ায় সীমিত আয় দিয়ে তারা তাদের প্রয়োজনীয় খাদ্য কিনতে হিমশিম খাচ্ছে। একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা ফারুক হোসেন গতকাল ইত্তেফাককে বলেন এক বছর আগেও তিনি যে বেতন পেতেন তা দিয়ে সাড়ে ৭ হাজার টাকা ভাড়ায় ছোট্ট দুই রুমে পরিবার নিয়ে থাকতে পারতেন। কিন্তু সব জিনিসের দাম এতটাই বেড়েছে যে সেই বেতনে সংসারের চাকা আর ঘুরছে না। মাসের ১৫ দিন পর হাতে আর কোনো টাকাই থাকছে না। খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্র বলেছে বর্তমানে সরকারের গুদামে ১০ লাখ টন চাল মজুত আছে। এছাড়া বোরোতে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে চাল সংগ্রহ করা হবে। তবে গমের মজুত কম আছে। সূত্র জানিয়েছে গমের মজুত কম থাকলেও ভারত থেকে গম আমদানির বিষয়ে আলোচনা চলছে। এ প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন রাশিয়া ইউক্রেন ও ভারত গম রপ্তানি বন্ধ করলেও সরকার আরো পাঁচটি দেশ থেকে গম আমদানির পথ খুঁজছে। ইতিমধ্যে কানাডার হাইকমিশনারের সঙ্গে গম আমদানির বিষয়ে কথা হয়েছে। তাই গম নিয়ে কোনো ধরনের সমস্যা হবে না। এছাড়া ইন্দোনেশিয়া পাম অয়েল রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ায় আশা করছি তেলের দামও কমে আসবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/231.csv b/Bangla_fin_news_articles/231.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f7392aef40433f398b2b236cbbc4b5d1193d6100 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/231.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +231,জাহাজ নির্মাণশিল্পে স্বল্প সুদে ২ হাজার কোটি টাকার তহবিল,2022-05-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাহাজ নির্মাণশিল্পের উন্নয়ন পরিচালনা ও বিকাশের লক্ষ্যে ২ হাজার কোটি টাকার একটি পুনঃঅর্থায়ন স্কিম গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ স্কিমের সুদহার হবে সাড়ে ৪ শতাংশ। গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী ব্যাংকগুলো সর্বোচ্চ তিন বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ সর্বোচ্চ ১২ বছর ৩ বছর৯ বছর মেয়াদে ঋণ বিতরণ করতে পারবে। গ্রেস পিরিয়ড শেষে ৯ বছরের মধ্যে মাসিক বা ত্রৈমাসিক সমকিস্তিতে এ ঋণ পরিশোধ করতে হবে। তবে ঋণ দিতে বেশকিছু বিধিনিষেধ জুড়ে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল বৃহস্পতিবার ২৬ মে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিআরপিডি বিভাগ। এতে বলা হয়েছে জাহাজ শিল্পের টেকসই উন্নয়ন রপ্তানি আয় ও কর্মসংস্থান বাড়ানো এবং আমদানি নির্ভরতা ক্রমান্বয়ে কমিয়ে এনে দেশের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নের লক্ষ্য সামনে রেখে সরকার জাহাজ নির্মাণশিল্প উন্নয়ন নীতিমালা ২০২১ প্রণয়ন করেছে। এ নীতিমালার আলোকে অপেক্ষাকৃত স্বল্পসুদে ঋণ দিয়ে জাহাজ নির্মাণশিল্পের উন্নয়ন পরিচালনা ও বিকাশের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ২ হাজার কোটি টাকার একটি পুনঃঅর্থায়ন স্কিম গঠন করা হয়েছে। ২ হাজার কোটি টাকার এ স্কিম পরিচালনার ক্ষেত্রে অংশগ্রহণকারী ব্যাংক ও বাংলাদেশে কার্যরত সব তপশিলি ব্যাংক এ পুনঃঅর্থায়ন সুবিধার যোগ্য বলে বিবেচিত হবে। পুনঃঅর্থায়ন নিতে আগ্রহী ব্যাংককে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অবসাইট সুপারভিশনের সঙ্গে একটি অংশগ্রহণ চুক্তি সম্পাদন করতে হবে। এ স্কিমের পরিচালনা করবে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অবসাইট সুপারভিশন। জাহাজ নির্মাণশিল্প উন্নয়ন নীতিমালা ২০২১এর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে জাহাজ নির্মাণকারী রপ্তানিমুখী ও স্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের অনুকূলে এ স্কিমের আওতায় ঋণসুবিধা দেওয়া যাবে। এ স্কিমের আওতায় ডকইয়াড নির্মাণ বা জমি ক্রয় বা ইজারার বিপরীতে ঋণ দেওয়া যাবে না। ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১এর সংশ্লিষ্ট ধারা মোতাবেক কোনো খেলাপি ঋণ গ্রহীতার অনুকূলে এ স্কিমের আওতায় ঋণ দেওয়া যাবে না। এ স্কিম হতে গৃহীত ঋণ দ্বারা কোনোভাবেই অপর কোনো ঋণ বা বিনিয়োগ পরিশোধ বা সমন্বয় করা যাবে না। ব্যাংক পর্যায়ে ১ শতাংশ সুদ হারে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা নিতে পারবে। গ্রাহক পর্যায়ে এ স্কিমের আওতায় সুদের হার হবে সর্বোচ্চ সাড়ে ৪ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/232.csv b/Bangla_fin_news_articles/232.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c9e3c7d6897dff765dcd26ad775216e748f04950 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/232.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +232,রেমিট্যান্সে প্রণোদনা ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব,2022-05-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডলারের বাজারে অস্থিরতা কমাতে বৈধভাবে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের ওপর প্রণোদনা বৃদ্ধি করে ৫ শতাংশ করাসহ বাংলাদেশ ব্যাংকে বেশ কিছু প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন বাফেদা। গত ১৯ মে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে দেওয়া চিঠিতে বাফেদার পক্ষ থেকে এসব প্রস্তাব জানানো হয়েছে। বাফেদার এসব প্রস্তাব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাফেদার মধ্যে বৃহস্পতিবার বৈঠক হয়। খোলাবাজারে ডলারের দামের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কিছুটা কমে এসেছে। রাজধানীতে গত বুধবার প্রতি ডলার ৯৮৯৯ টাকায় বেচাকেনা হয়েছে। আর বাংলাদেশ ব্যাংক ৮৮ টাকা ৯০ পয়সা দরে ডলার বিক্রি করছে। ডলারের বাজারে অস্থিরতা কাটাতে বাফেদার প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছেবৈধভাবে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রণোদনা ৫ শতাংশ করা বাজারের চাহিদা বিবেচনা করে ডলার সরবরাহ করা বাজারের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ সাপেক্ষে ডলার ক্রয়বিক্রয়ে আন্তঃব্যাংক বিনিময় হার পুননির্ধারণ করা। সব অনুমোদিত ডিলার এডি ব্যাংক বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো থেকে একক বিনিময় হারে লেনদেন করবে এবং সেই হার আন্তঃব্যাংকের মধ্যে লেনদেনের থেকে কমপক্ষে শূন্য দশমিক ১ শতাংশ কম হবে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বাফেদার বৈঠকে অংশ নেওয়া একজন সদস্য জানান ডলারের দাম বাড়ার সম্ভাব্য কারণ বের করা হয়েছে। তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে যাওয়া ও হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানো। বাংলাদেশ ব্যাংক চাহিদা অনুযায়ী ডলার না ছাড়ায় ব্যাংকগুলোর সংকট আরো বাড়ছে। পরামর্শ হিসেবে তারা বলেন সংকট উত্তোরণে রপ্তানি আয় বৃদ্ধিতে উদ্যোগ গ্রহণ এবং রেমিট্যান্স বাড়াতে প্রয়োজনে ভর্তুকি দ্বিগুণ করা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/233.csv b/Bangla_fin_news_articles/233.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0af831765165b926ac7fe9af8564f515697278dd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/233.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +233,স্বস্তি ফিরলো শেয়ারবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন,2022-05-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গতকাল বৃহস্পতিবার লেনদেনের শুরুর দিকে শেয়ারবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা দিলেও শেষ আধা ঘণ্টার চমকে সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম। পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। গতকাল প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৫০ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২৩৭ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৩০৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ১০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৭৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৭৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৬১টির। আর ৪০টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অপর দিকে লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ২০০ কোটি টাকার কম লেনদেন হলেও শেষ পর্যন্ত ৫৩৯ কোটি ১২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয় ৫১৩ কোটি ১১ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ২৬ কোটি ১ লাখ টাকা। ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৬০ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আইপিডিসি ফাইন্যান্সের ৩৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৩৭ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ফরচুন সুজ। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন বাংলাদেশ ফাইন্যান্স জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং জিএসপি ফাইন্যান্স শাহিনপুকুর সিরামিক এসিআই ফরমুলেশন এবং স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১১৮ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি ৬২ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ২৫৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৩২টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৮৮টির এবং ৩৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এর আগে আট কার্যদিবসের টানা দরপতনে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৫৫৫ পয়েন্ট কমে গেলে গত রবিবার মার্জিন ঋণের হার বাড়িয়ে নতুন নির্দেশনা জারি করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বিএসইসি থেকে মার্জিন ঋণের হার বাড়ানোর পাশাপাশি ঐদিন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম জ্যেষ্ঠ অর্থ সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহকে নিয়ে বৈঠক করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বৈঠকে শেয়ারবাজার ভালো করতে দিকনির্দেশনা দেন তিনি। অর্থমন্ত্রী ও বিএসইসি থেকে এমন পদক্ষেপ নেওয়ায় সোমবার শেয়ারবাজারে বড় উত্থান হয়। টানা দরপতন থেকে বেরিয়ে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক একদিনেই ১১৮ পয়েন্ট বেড়ে যায়। সূচকের এমন উত্থানের পরপরই প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আইপিও আবেদনের বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্তের কথা জানায় বিএসইসি। বিএসইসি পদক্ষেপের পরেও গত মঙ্গলবার ও বুধবার শেয়ারবাজারে দরপতন হয়। এমনকি ডিএসইতে লেনদেন কমে বুধবার ১৩ কার্যদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেনের ঘটনা ঘটে। এ পরিস্হিতিতে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচক ও লেনদেন বাড়লেও এই ধারা কত দিন টিকে থাকে তা এখন দেখার বিষয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/234.csv b/Bangla_fin_news_articles/234.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..73e9c063c10ac3db7d50571075b39c6409990234 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/234.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +234,স্বর্ণের দাম ভরিতে ২ হাজার ৯১৬ টাকা কমলো,2022-05-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম ভরিতে ২ হাজার ৯১৬ টাকা কমেছে। এর আগে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ছিল ৮২ হাজার ৪৬৪ টাকা। বৃহস্পতিবার ২৬ মে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির বাজুস মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। শুক্রবার ২৭ মে থেকে সারাদেশে নতুন দাম অনুযায়ী স্বর্ণ কেনাবেচা করা হবে। ... পর্যটকে মুখরিত গুলিয়াখালি সিবিচ দিন দিন বাড়ছে কর্মসংস্থান ... পর্যটকে মুখরিত গুলিয়াখালি সিবিচ দিন দিন বাড়ছে কর্মসংস্থান ...পর্যটকে মুখরিত গুলিয়াখালি সিবিচ দিন দিন বাড়ছে কর্মসংস্থান দাম কমার কারণে ভালো মানের ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণ কিনতে খরচ পড়বে ৭৯ হাজার ৫৪৮ টাকা। ২১ ক্যারেটের স্বর্ণের দামও ২ হাজার ৭৯৯ টাকা কমে ৭৫ হাজার ৯৩৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৬৫ হাজার ৮৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম ১৯৮২ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৪ হাজার ২৩৮ টাকা। তবে রূপার দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/235.csv b/Bangla_fin_news_articles/235.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ff800e41b5f34bf7d069a0c3c0b7d0c36b8bf53c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/235.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +235,দেশে প্রথম বার ব্রোকারেজ ব্যবসায় আসছে শ্রীলঙ্কান কোম্পানি,2022-05-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে ব্রোকারেজ ব্যবসায় আসছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইভিত্তিক শ্রীলঙ্কান বহুজাতিক কোম্পানি ক্যাল সিকিউরিটিজ। আগামী মাস জুন থেকে যৌথ মূলধনী কোম্পানি হিসেবে বাংলাদেশে ব্যবসা শুরু করছে তারা। ব্রোকারেজের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি শেয়ার কেনাবেচার বাইরেও সঠিক বিনিয়োগে সহায়তা করতে গবেষণানির্ভর ব্যবসা পরিচালনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। দেশের পুঁজিবাজারে প্রথম বৈদেশিক ব্রোকারেজ ক্যাল সিকিউরিটিজ। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি থেকে শেয়ার কেনাবেচায় স্টক ব্রোকার ও স্টক ডিলার লাইসেন্স পেয়েছে। রাজধানীর বিজয়নগরে ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম সিএমজেএফ অডিটোরিয়ামে গতকাল বুধবার সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসা শুরুর পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন কোম্পানির চেয়ারম্যান অজিত ফার্নান্দো পরিচালক ও বাংলাদেশি অংশীদার গ্রামীণফোনের সাবেক ডেপুটি চিফ এক্সিকিউটিভ আহমেদ রায়হান শামসি চিফ অপারেটিং অফিসার সিইও জুবায়ের মহাশিন কবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাজেশ সাহা পরিচালক পুষ্প রাজাসহ অনেকে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় বাংলাদেশে ব্যবসা শুরুর আগাম প্রস্তুতি হিসেবে এরই মধ্যে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি থেকে শেয়ার কেনাবেচায় স্টক ব্রোকার ও স্টক ডিলার লাইসেন্স পেয়েছে ক্যাল সিকিউরিটিজ। শুধু তাইই নয় এই ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে বেটা ওয়ান মার্চেন্ট ব্যাংক লিমিটেডকে অধিগ্রহণ করেছে যার কার্যক্রম চলমান। মালিকানা পরিবর্তনের পর প্রতিষ্ঠানটি ক্যাল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড নামে পরিচালিত হবে যা এ দেশের পুঁজিবাজারের বৈশ্বিক বিনিয়োগ আনতে সহায়তা করবে। অনুষ্ঠানে কোম্পানির চেয়ারম্যান অজিত ফার্নান্দো বলেন ক্যাল বাংলাদেশ গতানুগতিক ব্যবসার বাইরে গিয়ে ব্রোকারেজে নতুন মাত্রা যুক্ত করতে চায়। তিনি বলেন ব্যবসা শুরুর আগেই বাংলাদেশের মাইক্রো অর্থনীতির ওপর একটি গবেষণা করেছি যাতে দেখা গেছে বাংলাদেশে আগামী দিনে বিনিয়োগের সম্ভাবনা অনেক বেশি। পুঁজিবাজারও অর্থনীতির একটি সম্ভাবনাময় খাত। এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে চাই আমরা। আমরা আরো দেখেছি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ক্যাপিটাল মার্কেটের গুরুত্ব এই মুহূর্তে অনেক বেশি। এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে চাই আমরা। এর মাধ্যমে আমরা শুধু গতানুগতিক শেয়ার কেনাবেচায় সীমাবদ্ধ থাকব না বরং পুঁজিবাজার ও অর্থনীতির উন্নয়নে বহুমুখী গবেষণাকাজেও জোর দেব। তিনি আরো বলেন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন খাতে এই গবেষণা সম্পর্কিত প্রতিবেদন আমরা বিশ্বের সেরা ফ্রন্টিয়ার কোম্পানিগুলোর কাছে তুলে ধরব যাতে তারা বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে আগ্রহী হয়ে ওঠে। এর পাশাপাশি ক্যাল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের নিবন্ধিত ক্লায়েন্টদের মৌল ভিত্তির শেয়ারে বিনিয়োগে আগ্রহী করার পাশাপাশি লাভলোকসানের পূর্বাভাস বুঝে শেয়ার কেনাবেচার ক্ষেত্রেও আমরা নেপথ্যে ভূমিকা রাখব। এতে করে বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগও নিরাপদ হবে। শ্রীলঙ্কার অর্থনীতিতে ধস নেমেছে। আপনারা সেখানে বিনিয়োগ না করে কেন বাংলাদেশে ব্যবসার পরিকল্পনা করছেন সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে অজিত ফার্নান্দো বলেন বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য চমৎকার পরিবেশ রয়েছে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আছে। সবচেয়ে বড় কারণ হলো এ দেশে ব্যবসা পরিচালনায় শ্রীলঙ্কার তুলনায় খরচ কম এবং মুনাফা বেশি। তাছাড়া বাংলাদেশে আগামী দিনে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা প্রবল। ফলে কাজ করার অনেক সুযোগও আছে। সে কারণে আমরা বাংলাদেশে ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছি। তিনি বলেন দেশের অর্থনীতিতে খারাপ অবস্থা হলেও শ্রীলঙ্কান কোম্পানিগুলো বেশ ভালো করছে। তাছাড়া আমাদের কোম্পানি দুবাইভিত্তিক। দুবাই থেকেই এখানে বিনিয়োগ আসছে। সেজন্য শ্রীলঙ্কার বর্তমান পরিস্থিতি এক্ষেত্রে কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না। কোম্পানির পরিচালক আহমেদ রায়হান শামসি বলেন বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে নতুন মাত্রায় অবদান রাখতে চায় ক্যাল বাংলাদেশ। বিশ্বব্যাপী ফ্রন্টিয়ার মার্কেটে প্রতিষ্ঠানটির ২২ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। এই অভিজ্ঞতা বাংলাদেশ পুঁজিবাজারে কাজে লাগানোর চিন্তা থেকেই কোম্পানিটির সঙ্গে জয়েন্ট ভেঞ্চারে কাজ করতে সম্মত হয়েছি। তিনি বলেন বাংলাদেশ অর্থনীতির দিক থেকে ভালো অবস্থানে রয়েছে। আগামী ২০ বছর পরে আরো ভালো অবস্থানে যাবে। এই সম্ভাবনা দেখে তারা বাংলাদেশে বিনিয়োগ বা ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছে। এই ব্যবসা শুরুর মাধ্যমে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে সক্ষম হবে যা বাংলাদেশের সুনাম বা ব্র্যান্ড ইমেজ বাড়াবে। বৈশ্বিক বিনিয়োগও ত্বরান্বিত করবে। রাজেশ সাহা বলেন প্রতিষ্ঠানটি প্রযুক্তি এবং গবেষণানির্ভর বিভিন্ন ধরনের বৈচিত্র্যপূর্ণ বিনিয়োগ পণ্য এবং সেবা চালু করবে যা বিনিয়োগকারী এবং পুঁজি উত্তোলনকারী উভয়পক্ষের জন্য মূল্য সংযোজন করতে ভূমিকা রাখবে। কোম্পানির পরিচালক পুষ্প রাজা বলেন একটি গবেষণা করেছি যাতে দেখা গেছে বাংলাদেশে আগামী বিনিয়োগের সম্ভাবনা অনেক বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/236.csv b/Bangla_fin_news_articles/236.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6e9b7a32ccf4c1eed436b1007acb6c1f44f04818 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/236.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +236,গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম না বাড়ানোর অনুরোধ পোশাক ব্যবসায়ীদের,2022-05-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সরকারকে গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্য না বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্প মালিকরা। বুধবার ২৫ মে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান এই অনুরোধ জানিয়ে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছে। এতে সংগঠনটি উল্লেখ করেছে কোভিড মহামারি সৃষ্ট প্রতিকূলতা মোকাবেলা করে পোশাক শিল্প পুনরুদ্ধারের পথে ফিরে এসেছে যদিও তথাপি শিল্পটি বর্তমানে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। পোশাক শিল্প ইতিমধ্যেই কাঁচামাল সংকট জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি কনটেইনার ও জাহাজভাড়া অস্বাভাবিক বৃদ্ধির চাপের মধ্যে রয়েছে। এই মুহূর্তে গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্য কোন রকম বৃদ্ধি করা হলে তা পোশাক শিল্পের দুর্ভোগ বাড়িয়ে তুলবে। কারণ এতে করে শিল্পে উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি পাবে ফলশ্রুতিতে শিল্পের প্রতিযোগী সক্ষমতা হ্রাস পাবে। পোশাক ব্যবসায়ীরা আরও বলেন গ্যাসবিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত কোভিড মহামারি থেকে পোশাক শিল্পের পুনরুদ্ধারকে বাঁধাগ্রস্ত করবে। চলমান রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধ আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে আবার বাংলাদেশী পোশাকের প্রধান রপ্তানি বাজার ইউরোপের বেশ কিছু দেশে অর্থনৈতিক মন্দার আশংকা রয়েছে। এছাড়া বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি এবং ফলশ্রুতিতে প্রকৃত আয় কমে যাওয়া পোশাকের বাজার চাহিদার উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। ব্যবসায়ী বলছেন গ্যাস এবং বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি শুধুমাত্র পোশাক শিল্পের উপরই প্রভাব রাখবে তা নয়। বরং এটি জনগণের উপরও মারাত্মক প্রভাব রাখবে কারণ এর ফলে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী ও পরিষেবার মূল্য বেড়ে যাবে। এ পরিস্থিতিতে মূল্যস্ফীতির চাপ সামলানো কঠিন হয়ে পড়বে। এসব সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্য না বাড়ানোর জন্য সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছেন তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/237.csv b/Bangla_fin_news_articles/237.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa91e143f908ba7fd1e9835816503544e6f22c59 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/237.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +237,আমদানি কমাতে ১৩৫ পণ্যে শুল্ক আরোপ,2022-05-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আমদানি ব্যয়ের চাপ কমাতে নতুন করে ১৩৫ পণ্যের ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর।মূলত ফল ফুল প্রসাধন সামগ্রী ফার্নিচার এই চারটি খাতের বিভিন্ন পণ্যে বাড়তি নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বা রেগুলেটরি ডিউটি আরডি আরোপ করা হয়েছে। এর ফলে আম আনারস আপেল আঙুর তরমুজ পেয়ারাসহ সব ধরনের তাজা ফল আনতে দিতে হবে বাড়তি শুল্ক। তাছাড়া প্রসাধনসামগ্রী আসবাবপত্র আমদানি করতেও গুনতে হবে বাড়তি কর। এসব পণ্যের ওপর সর্বনিম্ন ৩ শতাংশ এবং সর্বচ্চ ২০ শতাংশ হারে বাড়তি আরডি আরোপ করা হয়েছে। এনবিআর এক প্রজ্ঞাপন জারি করে নতুন শুল্ক হার কার্যকর করেছে। নিয়ম অনুযায়ী প্রজ্ঞাপন জারির সঙ্গে সঙ্গেই সোমবার থেকেই নতুন শুল্ক হার কার্যকর হয়েছে। বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। এর ফলে বাড়তি দামে পণ্য আমদানি করতে হচ্ছে। এতে রিজার্ভে চাপ পড়ার পাশাপাশি ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়নও করতে হচ্ছে। আগামী ৯ জুন সংসদে অর্থমন্ত্রী বাজেট উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন। কোনো পণ্যের ওপর বাড়তি শুল্ক কর আরোপের বিষয়টি সাধারণত বাজেটেই সরকার নির্ধারণ করে থাকে। কিন্তু এবার বাজেটের আগেই সরকার এ সিদ্ধান্ত নিল। ... মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে করণীয় ... মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে করণীয় ...মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে করণীয় এনবিআর কর্মকর্তারা বলছেন কোভিড১৯পরবর্তী অর্থনীতি পুনরুদ্ধার বিলাসবহুল পণ্যের ওপর নির্ভরশীলতা ও আমদানি হ্রাসকরণ এবং বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ের লক্ষ্যে বিদেশি ফল বিদেশি ফুল ফার্নিচার ও কসমেটিকস জাতীয় প্রায় ১৩৫টি এইচএস কোডভুক্ত পণ্যের ওপর আমদানি পর্যায়ে বিদ্যমান শূন্য শতাংশ ও ৩ শতাংশের পরিবর্তে ২০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরডি আরোপ করা হয়েছে যা ২৩ মে থেকে কার্যকর হয়েছে। এনবিআর বলছে বাংলাদেশ ফুল ও ফল চাষে যথেষ্ট সমৃদ্ধীশালী। উক্ত নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপের ফলে দেশীয় ফুল ও ফল চাষিরা ন্যাঘ্য মূল্য পাবে এবং ফুল ও ফল চাষে উৎসাহিত হবে। এতে করে দেশের প্রান্তিক চাষিরা লাভবান হবে এবং আমদানি নির্ভরতা কমবে। বর্তমানে দেশে উৎপাদিত ফার্নিচার ও কসমেটিকসে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপের ফলে বিদেশি পণ্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে দেশীয় শিল্প বিকশিত হবে। এছাড়াও এ ধরনের পণ্যের অপ্রয়োজনীয় আমদানি নিরুৎসাহিতকরণের মাধ্যমে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় এবং সরকারের রাজস্ব আহরণে তা ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। উল্লেখ্য আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি ব্যয় বেড়ে গেছে অনেকটাই। এতে রিজার্ভে চাপ পড়ার পাশাপাশি ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়নও করতে হচ্ছে। এর ফলে আবার নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় সরকার বিলাস দ্রব্যের আমদানি সীমিত করার উদ্যোগ নিয়েছে। ... ভারতের কাছে ৫০ কোটি ডলার ঋণ চায় শ্রীলঙ্কা ... ভারতের কাছে ৫০ কোটি ডলার ঋণ চায় শ্রীলঙ্কা ...ভারতের কাছে ৫০ কোটি ডলার ঋণ চায় শ্রীলঙ্কা উল্লেখ্য বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের ফল আমদানিতে ৫৮ শতাংশ থেকে প্রায় ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক কর রয়েছে যার মধ্যে ৩ শতাংশ আরডি রয়েছে। নতুন করে এসব ফলের ওপর ২০ শতাংশ আরডি আরোপ হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের কসমেটিকস আইটেমে ১০৪ শতাংশ থেকে ১২৭ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ককর রয়েছে। আর ফুল আমদানিতে রয়েছে ৫৮ শতাংশ শুল্ককর। এসব পণ্যে বাড়তি সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণমূলক কর দিতে হবে। বাংলাদেশ মূলত বিভিন্ন ধরনের কমলা আপেল আঙুর খেজুর মাল্টা বেশি আমদানি হয়। এর বাইরেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নতুন নতুন ফল আমদানি হচ্ছে। এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংক গত ১০ মে এক পরিপত্র জারি করে আমদানি পণ্যে লাগাম টানতে এলসি মার্জিনের নগদ টাকার পরিমাণ সর্বোচ্চ ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত নির্ধারণ করে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পর এবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ করে পণ্য আমদানিকে নিরুত্সাহিত করার পদক্ষেপ নিল। বর্তমানে বাংলাদেশে ৩ হাজার ৪০৮টি পণ্যের ওপর নিয়ন্ত্রণ শুল্ক রয়েছে। নিয়মিত শুল্ককরের বাইরে পণ্য ভেদে আরডির পরিমাণ ৩ শতাংশ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত রয়েছে। যেমন মোটরগাড়ি আমদানিতে রয়েছে ৩০ শতাংশ আরডি গাড়ির ইঞ্জিন আমদানিতে রয়েছে ৩৫ শতাংশ চিনি আমদানিতে রয়েছে ৩০ শতাংশ পেঁয়াজ ৫ শতাংশ। উল্লেখ্য বাংলাদেশের শুল্ক আইন ১৯৬৯ অনুযায়ী সংসদের অনুমোদন ছাড়াই জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ করতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/238.csv b/Bangla_fin_news_articles/238.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0bf4ef727d0e8370c5041bb39ebe0638cfa04433 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/238.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +238,দুই শতাধিক বিলাসবহুল ও বিদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ,2022-05-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশীয় পণ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ও আমদানি প্রবণতা কমাতে দুই শতাধিক বিলাসবহুল ও বিদেশি পণ্যের ওপর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরডি আরোপ করা হয়েছে। পণ্যগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে আমদানি করা বিস্কুট চকলেট বিভিন্ন জাতের ফল জুস ও বিদেশি তৈরি পোশাক ফার্নিচারের কাঁচামাল ইত্যাদি। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের চাপ কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সুপারিশের পাশাপাশি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর এমন নির্দেশনা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। সোমবার ২৩ মে এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা রহমাতুল মুনিম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। প্রজ্ঞাপনে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত আরোপ করা হয়েছে। এনবিআরের জনসংযোগ দপ্তর সূত্রে প্রজ্ঞাপনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/239.csv b/Bangla_fin_news_articles/239.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d3e4b622a1d38b78d03d8724eb0fcabc8225ac22 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/239.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +239,বিএসইসির নির্দেশনার পর ঘুরে দাঁড়াল শেয়ারবাজার,2022-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দরপতনের অস্হিরতা রোধে মার্জিন ঋণের সুবিধা বাড়িয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি নির্দেশনা জারি এবং শেয়ারবাজারকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে অর্থমন্ত্রীর বিভিন্ন দিকনির্দেশনার পর উত্থানে ফিরেছে। টানা আট কার্যদিবসে যে পরিমাণ সূচকের পতন হয়েছে গতকাল সোমবার তার একপঞ্চমাংশ ফিরেছে শেয়ারবাজারে। গতকাল দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১৮ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৯৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২৬১ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৫ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ১২ শতাংশ এবং ডিএসই৩০ সূচক ৩২ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ৩৭৬ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে এবং ২ হাজার ৩০৯ দশমিক ৭৫ পয়েন্টে। ডিএসইতে গতকাল টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৬৫৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার। যা আগের কার্যদিবস থেকে ২৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা কম। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৮২ কোটি ২১ লাখ টাকার। গতকাল ডিএসইতে ৩৭৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩৪৩টির বা ৯১ দশমিক ২২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ১৯টির বা ৫ দশমিক ০৫ শতাংশের এবং ১৪টির বা ৩ দশমিক ৭২ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৩৩০ দশমিক ৫০ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৮২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৪০৮ দশমিক ২২ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৭৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২০৮টির কমেছে ৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টির দর। আজ সিএসইতে ২৪ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/24.csv b/Bangla_fin_news_articles/24.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..436b4048d3f6bb406f245fecbec640242c597547 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/24.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +24,জ্বালানি তেল সংক্রান্ত ‘গুজব’ সম্পর্কে যা জানালো মন্ত্রণালয়,2022-07-27,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,জ্বালানি তেল সংক্রান্ত গুজব সম্পর্কে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ব্যাখ্যা দিয়েছে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। বুধবার ২৭ জুলাই এ সংক্রান্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় একটি স্বার্থান্বেষী মহল জ্বালানি তেলের মজুদ নিয়ে অসত্য ও মনগড়া তথ্য প্রচার করছে যা সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। আমরা দৃঢ় প্রত্যয়ে বলছি যে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের আওতাধীন কোম্পানিসমূহের ডিপোতে পর্যাপ্ত পরিমাণ জ্বালানি তেল মজুদ রয়েছে। বর্তমানে দেশে জ্বালানি তেলের কোনো ঘাটতি বা সংকট নেই। সংকটের কোনো আশঙ্কাও নেই। ইতিমধ্যে আগামী ৬ মাসের জন্য প্রয়োজনীয় তেল আমদানির প্রক্রিয়া পাইপ লাইনে আছে। .. বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয় আমাদের বর্তমানে ৪৩১৮৩৫ মেট্রিকটন ডিজেল মজুদ রয়েছে। দৈনিক গড় বিক্রয় ১৩৬০৭ মেট্রিকটন হিসেবে ৩২ দিনের জেটএ১ মজুদ রয়েছে ৪৪ দিনের ও ফার্নেস ওয়েল মজুদ রয়েছে ৩২ দিনের। অর্থাৎ আমাদের মজুদ সক্ষমতা অনুসারে যথেষ্ট পরিমাণ জ্বালানি তেল মজুদ রয়েছে। পেট্রোল পুরোটাই বাংলাদেশ উৎপাদন করে। অকটেনের প্রায় ৪০ ভাগ বাংলাদেশ উৎপাদন করে। জুলাই ২০২২ মাসে ৯টি জাহাজ হতে ইতিমধ্যে ২৫৫০০০ মেট্রিক টন ডিজেল ২টি জাহাজে প্রায় ৪৩০০০ মেট্রিক টন জেটএ১ ১টি জাহাজ হতে ২৪৬৭৭ মেট্রিক টন অকটেন এবং ২টি জাহাজ হতে ৫৩৩৫৮ মেট্রিক টন ফার্নেস ওয়েল গ্রহণ করা হয়েছে। আগস্টে ৮টি জাহাজে ২১৮০০০ মেট্রিক টন ডিজেল ১টি জাহাজে ২৫০০০ মেট্রিক টন জেটএ১ ১টি জাহাজে হতে ২৫০০০ মেট্রিক টন অকটেন আসবে। এতে বলা হয় আগামী ছয় মাসের আমদানি পরিকল্পনানুসারে জ্বালানি তেল বাংলাদেশে আসবে। এর ৫০ ভাগ জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে এবং বাকি ৫০ ভাগ উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ক্রয়াদেশ দেওয়া হয়েছে। ঘাটতি হওয়ার কোনো আশঙ্কা নেই। ভর্তুকি মূল্যে সরবরাহকৃত জ্বালানি তেল ব্যবহারে মিতব্যয়ী ও সাশ্রয়ী হওয়ার জন্য জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা যাচ্ছে। এর আগে মঙ্গলবার ২৬ জুলাই একটি জাতীয় দৈনিকের অনলাইন ভার্সনের খবরে বলা হয় দেশে মাত্র ১৩ দিনের পেট্রোলঅকটেন মজুদ আছে। সংবাদটি প্রকাশের পরই সাধারণের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। তারই প্রেক্ষিতে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও আওয়ামী লীগের কর্তা ব্যক্তিরা বিষয়টিকে গুজব বলে জানিয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/240.csv b/Bangla_fin_news_articles/240.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d5fbdea0a920e65edec61b7c0ea9bec4038c735c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/240.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +240,আইপিও কোটার সুবিধা নিতে লাগবে ৩ কোটি টাকার বিনিয়োগ,2022-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে আইপিও কোটাসুবিধা নিতে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে ৩ কোটি টাকার বিনিয়োগ থাকতে হবে। গতকাল সোমবার ২৩ মে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৮২৪তম নিয়মিত সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বর্তমানে আইপিও কোটাসুবিধা নেওয়ার জন্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের আইপিও শুরু হওয়ার আগে একটি নির্দিষ্ট তারিখে কাটঅফ ডেট তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে ১ কোটি টাকার বিনিয়োগ থাকতে হয়। যা বাড়িয়ে আজকের কমিশন সভায় ৩ কোটি টাকা টাকা করা হয়েছে। শেয়ারবাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর মাধ্যমে তারল্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে কমিশন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে কমিশনের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। যোগ্য বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি অনুমোদিত পেনশন ফান্ড এবং স্বীকৃত প্রোভিডেন্ট ফান্ড ও গ্র্যাচুইটি ফান্ডের ক্ষেত্রে আইপিও কোটার সুবিধা নেওয়ার জন্য বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়াতে হবে। বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী এসব ফান্ডের ক্ষেত্রে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ৫০ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/241.csv b/Bangla_fin_news_articles/241.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a747d76b048d9f2cef3da51739911eb1d16615e4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/241.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +241,ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমলো ৪০ পয়সা,2022-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মার্কিন ডলারের বিপরীতে আবারও টাকার মান কমিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল সোমবার ২৩ মে প্রতি মার্কিন ডলারের বিনিময় মূল্য ৪০ পয়সা বাড়িয়ে ৮৭ টাকা ৯০ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। অবশ্য ব্যাংকগুলোকে ৮৮ টাকায় আমদানি বিল আদায়ে অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ডলারের মূল্যবৃদ্ধিতে আমদানিকারকদের খরচ বাড়বে। অন্যদিকে রপ্তানিকারক ও প্রবাসীরা লাভবান হবেন। এক সপ্তাহের ব্যবধানে ডলারের দাম এক টাকা ২০ পয়সা বাড়ল। তথ্যে দেখা গেছে এর আগে ১৬ মে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যায় ৮০ পয়সা এবং ১০ মে কমে ২৫ পয়সা। আর জানুয়ারি মাসের শুরুতে ডলারের বিনিময়মূল্য ২০ পয়সা বাড়িয়ে ৮৬ টাকা করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ডলারের দাম বাড়ানো বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন বাজার বিশ্লেষণ করে যতক্ষণ বৈদেশিক মুদ্রা সরবরাহ করে ঠিক রাখার প্রয়োজন ছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক ততক্ষণ ঠিক রেখেছে। এখন বাড়ানো প্রয়োজন মনে করেছে তাই বাড়িয়েছে। তিনি বলেন মূলধনীয় যন্ত্রপাতি ও পণ্য আমদানি বেশি হওয়ায় ডলারের চাহিদা বেশি। তাই ডলারের রেট বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার বিশ্লেষণ করে ডলারের দাম ঠিক করে। কোনো সময় টাকার অবমূল্যায়ন করে। এখন বাজার পরিস্থিতি বিবেচনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করেছে ডলারের দাম বাড়ানো উচিত। তাই বাড়িয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভ থেকে প্রতিনিয়ত ডলার বিক্রি করছে। আর ডলারের চাহিদা বেশি হলে ধীরে ধীরে দাম বাড়াচ্ছে। এভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে অর্থনীতিবিদরা ডলারের দাম চাহিদাজোগানের ওপর ছেড়ে দেওয়ার পক্ষে। ব্যাংকাররা বলছেন ঈদের কারণে দেশে ভালো প্রবাসী আয় এসেছে। তবে আমদানি খরচ যে হারে বেড়েছে প্রবাসী আয় ও রপ্তানি আয় দিয়ে সেই খরচ মেটানো যাচ্ছে না। ফলে ডলার নিয়ে দেশের মুদ্রাবাজারে এখন অস্থিরতা বিরাজ করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে গত ৯ মাসের ব্যবধানে প্রতি ডলারে দর বেড়েছে তিন টাকা ১০ পয়সা। ২০২০ সালের জুলাই থেকে গত বছরের আগস্ট পর্যন্ত আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলারের দাম ৮৪ টাকা ৮০ পয়সায় স্থিতিশীল ছিল। কিন্তু এর পর থেকে বড় ধরনের আমদানি ব্যয় পরিশোধ করতে গিয়ে ডলারসংকট শুরু হয়। ২০২১ সালের আগস্টের শুরুতেও আন্তঃব্যাংকে প্রতি ডলারের মূল্য একই ছিল। এরপর ৩ আগস্ট থেকে দুইএক পয়সা করে বাড়তে বাড়তে গত ২২ আগস্ট প্রথমবারের মতো ৮৫ টাকা ছাড়ায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/242.csv b/Bangla_fin_news_articles/242.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5e9980e8ec0c0d479d7cb223f9bdebab7871b692 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/242.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +242,মোবাইল ব্যাংকিংয়ের গ্রাহকদের ঋণ দিতে ১০০ কোটির তহবিল,2022-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের এমএফএস গ্রাহকদের জন্য ডিজিটাল ক্ষুদ্রঋণ নামে ১০০ কোটি টাকার পুনঃ অর্থায়ন স্কিম গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মোবাইল ব্যাংকিংসেবা দেওয়া ব্যাংকগুলো এ তহবিল থেকে অর্থের জোগান পাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ বোর্ড মিটিংয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।বিকাশ রকেট এমক্যাশ উপায়সহ দেশে বর্তমানে ১৩টি প্রতিষ্ঠান মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আর্থিক সেবা এমএফএস দিচ্ছে। একই ধরনের সেবা দিচ্ছে ডাক বিভাগের সেবা নগদ। তবে নগদ এমএফএস সেবা দিলেও এ হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।কেন্দ্রীয় ব্যাংক তহবিল গঠন করলেও অনেক আগে থেকেই বিকাশ সিটি ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করে এ কার্যক্রম শুরু করেছে। বিকাশের যোগ্য গ্রাহকদের তিন মাস মেয়াদে ৫০০ টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হবে যার সুদের হার হবে ৯ শতাংশ।বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা জানান মোবাইল ব্যাংকিংসেবা দিয়ে যাচ্ছেএমন ব্যাংক এ তহবিল থেকে অর্থের জোগান পাবে। যেসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ব্যাংকের সংশ্লিষ্টতা নেই বিকাশ নগদ তারা যে কোনো ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে এ সুবিধা নিতে পারবেন। ... বিদেশ থেকে পাঠানো টাকার উৎস জানাতে হবে না ... বিদেশ থেকে পাঠানো টাকার উৎস জানাতে হবে না ...বিদেশ থেকে পাঠানো টাকার উৎস জানাতে হবে নাচুক্তির ভিত্তিতে তিন মাসমেয়াদি অর্থ সংগ্রহ করবে ব্যাংক। তিন মাস পর আগের দেনা পরিশোধ করতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী বায়োমেট্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে ইকেওয়াইসি সম্পন্ন করে গ্রাহক হয়েছেন শুধু তাদেরই ঋণ দেওয়া যাবে।চলতি বছরের মার্চ মাস মোবাইল ব্যাংকিংয়ে নিবন্ধিত গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১১ ১০ কোটি ৯১ লাখ ৩০ হাজার ৪০৫ কোটি। এসব গ্রাহকের মধ্যে প্রান্তিক পর্যায়ে রয়েছেন ৫ কোটি ৬৬ লাখ। শহরাঞ্চলে রয়েছেন ৫ কোটি ২৪ লাখ। গ্রাহকদের মধ্যে পুরুষ ৬ কোটি ৩১ লাখ ৭৫ হাজার এবং নারী ৪ কোটি ৫৬ লাখ ২৬ হাজার। আলোচিত সময়ে মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্টের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৫১ হাজার ২১৩টিতে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/243.csv b/Bangla_fin_news_articles/243.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a00e1e7bad6099beea4f986e70186ec913640c68 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/243.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +243,বিদেশ থেকে পাঠানো টাকার উৎস জানাতে হবে না,2022-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রেমিট্যান্সে প্রণোদনা পেতে শর্ত শিথিল করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর আগে ৫ হাজার থেকে ৫ লাখ টাকার বেশি রেমিট্যান্স পাঠাতে গেলে রেমিটারকে অর্থপ্রেরক বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজের কাছে বিস্তারিত কাগজপত্রাদি জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা ছিল। এখন থেকে সে বাধ্যবাধকতা প্রত্যাহার করা হয়েছে। এর ফলে দেশে সহজে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা।গতকাল সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন দিয়েছে।সব তপশিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী বরাবর পাঠানো প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ৫ হাজার অথবা ৫ লাখ টাকার অধিক রেমিট্যান্সের ক্ষেত্রে প্রণোদনানগদ সহায়তা প্রদানে রেমিটারের কাগজপত্রাদি বিদেশস্থ এক্সচেঞ্জ হাউজ হতে প্রেরণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এখন থেকে সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বৈধ উপায়ে দেশে রেমিট্যান্স প্রেরণের বিপরীতে রেমিট্যান্স প্রণোদনানগদ সহায়তা প্রদানে রেমিটারের কোনো কাগজপত্র ব্যতীত বিদ্যমান হারে ২ দশমিক ৫০ শতাংশ রেমিট্যান্স প্রণোদনানগদ সহায়তা প্রযোজ্য হবে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত উপরোক্ত সিদ্ধান্ত বলবৎ থাকবে বলেও প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/244.csv b/Bangla_fin_news_articles/244.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4e223825af9c726bdbedccbe297e3e8d8cfb13ef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/244.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +244,টানা পতনের পর পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান,2022-05-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,টানা দরপতনের পর দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। সোমবার ২৩ মে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সকাল থেকে সূচকের উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন চলে। আর দিন শেষে সূচকের বড় উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১৮.৮৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২৬১.৫৪ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৫.২৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৭৬.৯৯ পয়েন্টে। ডিএসই৩০ সূচক ৩২.৫৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩০৯.৭৫ পয়েন্টে। ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ৩৪৩টির কমেছে ১৯টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪টির। এদিন ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৬৫৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২৩ কোটি টাকা কম। ... বাংলাদেশের কাছে জ্বালানি তেল বিক্রির প্রস্তাব রাশিয়ার ... বাংলাদেশের কাছে জ্বালানি তেল বিক্রির প্রস্তাব রাশিয়ার ...বাংলাদেশের কাছে জ্বালানি তেল বিক্রির প্রস্তাব রাশিয়ার অপর পুঁজিবাজার সিএসইর প্রধান সূচক সিএসইএক্স ১৯৭.৫৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৪৫.২০ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে সার্বিক সিএএসপিআই সূচক ৩৩০.৫০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৪০৮.২২ পয়েন্টে এবং সিএসআই সূচক ২৩.১৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৭২.৩০ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৭৪টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২০৮টির কমেছে ৪৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯টির। দিন শেষে সিএসইতে ২৩ কোটি ৯৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে যা আগের দিনের চেয়ে ৬ কোটি টাকা বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/245.csv b/Bangla_fin_news_articles/245.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e82bbe21a06f0bbb755731de1637d525851a4ed9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/245.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +245,১৯ দিনেই ১৩১ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে,2022-05-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ডলারের দাম বাড়ার প্রভাব পড়েছে দেশের প্রবাসী আয়ে। চলতি মে মাসের প্রথম ১৯ দিনে ১৩১ কোটি ২২ লাখ ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বর্তমান বিনিময় হার হিসাবে প্রতি ডলার ৮৭ টাকা ৫০ পয়সা ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ১১ হাজার ৪৮১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যদিও ঈদের আগের মাস এপ্রিলে ২০০ কোটি ৯৫ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তত্য জানা গেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী মে মাসের ১৯ দিনে আসা ১৩১ কোটি ২২ লাখ ডলারের মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পাঁচ বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১৯ কোটি ৫৭ লাখ ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১০৯ কোটি ১৫ লাখ ডলার। বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৭ লাখ ডলার। দুইটি বিশেষায়িত ব্যাংকের মধ্যে একটিতে এসেছে এক কোটি ৯২ লাখ মার্কিন ডলার। বরাবরের মতো চলতি মাসের প্রথম ১৯ দিনে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। এ ব্যাংকের মাধ্যমে ২৩ কোটি ৫ লাখ ডলার এসেছে। এরপর ডাচবাংলা ব্যাংকে ২০ কোটি অগ্রণী ব্যাংকে ৮ কোটি ৭৬ লাখ ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে প্রায় ৬ কোটি ডলার এসেছে। সোনালী ব্যাংকে এসেছে ৫ কোটি ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায় গেল এপ্রিলে ২০০ কোটি ৯৫ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল যা আগের মাসের চেয়ে প্রায় ১৫ কোটি ডলার বেশি। মার্চে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৮৫ কোটি ৯৭ লাখ ডলার। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের ১০ মাসে জুলাইএপ্রিল দেশে রেমিট্যান্স এসেছে এক হাজার ৭৩০ কোটি ডলার বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী এর পরিমাণ এক লাখ ৫১ হাজার ৪৪২ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/246.csv b/Bangla_fin_news_articles/246.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..609526f521a0fbe04828896584a6dc7283f8f834 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/246.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +246,ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ বন্ধ বাংলাদেশ ব্যাংক,2022-05-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত সুসংহত রাখাসহ যথাযথ মুদ্রা ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে ব্যাংকের কর্মকর্তাকর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রবিবার ২২ মে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। নির্দেশনাটি দেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকপ্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে কোভিড১৯ এর প্রভাব মোকাবিলা করে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার এবং বহিঃবিশ্বে যুদ্ধাবস্থার কারণে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত সুসংহত রাখাসহ যথাযথ মুদ্রা ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে বিলাস পণ্যসহ অত্যাবশ্যক নয় এমন বেশকিছু পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে কতিপয় বিধিনিষেধ আরোপ করে সম্প্রতি ব্যাংকসমূহকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। ..... বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা। ... . ব্যাংকের কর্মকর্তাকর্মচারীদের ব্যক্তিগত বিদেশ ভ্রমণসহ বিভিন্ন প্রশিক্ষণ সভা সেমিনার ওয়ার্কশপ স্টাডি ট্যুরে অংশগ্রহণের জন্য বিদেশ ভ্রমণ অব্যাহত থাকায় এক্ষেত্রেও বৈদেশিক মুদ্রার ব্যবহার বেড়েছে। এ কারণে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত ব্যাংকের কর্মকর্তা কর্মচারীদের ব্যক্তিগত বিদেশ ভ্রমণসহ প্রশিক্ষণ সভা সেমিনার ওয়ার্কশপ স্টাডি ট্যুরে অংশগ্রহণের জন্য বিদেশ ভ্রমণ বন্ধ থাকবে। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/247.csv b/Bangla_fin_news_articles/247.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2aa033f055b240963b31f59d2f9456dc792dbe9b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/247.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +247,নিশান ম্যাগনাইট মডেলের নতুন গাড়ি বাজারে,2022-05-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের বাজারে নিশান ম্যাগনাইট মডেলের নতুন গাড়ি নিয়ে এলো প্যাসিফিক মোটরস। শনিবার ২১ মে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে নতুন মডেলের গাড়িটির উদ্বোধন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। তিনি বলেন প্যাসিফিক মোটরসের সঙ্গে জাপানের নিশানের সম্পর্ক প্রায় ৫০ বছরের। আজ যে গাড়িটি অবমুক্ত করা হলো তা চালকবান্ধব। ফলে গাড়িপ্রেমীদের আরামদায়ক চলাচলে ভূমিকা রাখবে নিশান ম্যাগনাইট। গাড়িটি ছোট হলেও অনেক শক্তিশালী ও দেখতে আকর্ষণীয়। চমৎকার সব আপডেট ফিচার রয়েছে গাড়িটিতে। প্যাসিফিক মোটরসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইন্তেখাব মাহমুদ বলেন নিশান ম্যাগনাইট মডেলের গাড়িটি নারীবান্ধব। তাই আমরা উইমেন্স অন হুইল ওয়াও গ্রুপের সদস্যদের ৫০ হাজার টাকা মূল্যছাড়সহ ছয়বার বিনা মূল্যে সার্ভিসিংয়ের সুযোগ দিচ্ছি। এ ছাড়া ব্র্যাক ব্যাংকের তারা কার্ড ব্যবহারকারীরা ৮ শতাংশ সুদে ঋণ নিয়ে গাড়িটি কিনতে পারবেন। ..... নিশান ম্যাগনাইট মডেলের নতুন গাড়ি। ... . সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং বিভাগের উপপরিচালক ফারজানা খান বলেন এক লিটার টার্বো ইঞ্জিনের নিশান ম্যাগনাইটের পেছনেও শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্রের ভেন্ট রয়েছে। ফলে দ্বিতীয় সারিতে বসেও স্বাচ্ছন্দ্যে ভ্রমণ করতে পারবে। ৩৬০ ডিগ্রি ক্যামেরা সুবিধার গাড়িটিতে ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার ক্রুইস কন্ট্রোল টায়ার প্রেশার মনিটর সিস্টেম টিপিএমএস কিলেস এন্ট্রি এবিএস ট্র্যাকশন কন্ট্রোল সিস্টেম হিল স্টার্ট অ্যাসিস্ট হাইড্রোলিক ব্রেক অ্যাসিস্টসহ বৃহৎ পরিসরে বুট স্পেস রয়েছে। অনুষ্ঠানে উইমেন্স অন হুইল ওয়াও এর সভাপতি কাজী ফারজানা বলেন গাড়িটির নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি খুবই অসাধারণ । সিসি কম থাকায় রক্ষণাবেক্ষণ খরচও কম হবে। গাড়িটির ড্যাশ বোর্ড এবং দরজায় পর্যাপ্ত জায়গা রয়েছে। এ ছাড়া ২০৫ মিলিমিটার মিমি গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ভূমি থেকে গাড়ির উচ্চতা এবং ১৬ ইঞ্চি অ্যালয় হুইল থাকায় গাড়িটি যেকোনো রাস্তায় সহজে চলতে পারবে। ৯৯৯ সিসির ৩ সিলিন্ডার সুবিধার গাড়িটি প্রতি লিটার জ্বালানিতে ১৭.৭ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে পারে। চারটি ডুয়েল টোন দ্বৈত রং রঙে মিলবে নিশান ম্যাগনাইট। এই গাড়িটি কিনতে গ্রাহককে গুনতে হবে ৩০ লাখ ৫০ হাজার টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/248.csv b/Bangla_fin_news_articles/248.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c421a7e4fe0cf064665437b36c4e9e6eaf2eadc7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/248.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +248,শেয়ারবাজারে টানা দরপতনে আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা,2022-05-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগের সপ্তাহের ধারাবাহিকতায় চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবারও দেশের শেয়ারবাজারে বড় দরপতন হয়েছে। এ নিয়ে টানা আট কার্যদিবস পতনের ধারা অব্যাহত থাকলো। টানা দরপতনে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা পুঁজি হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১১৫ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ১৪২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের সাত কার্যদিবসে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক কমে ৪৪০ পয়েন্ট। অপরদিকে ডিএসই৩০ সূচক ৩৯ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ২৭৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ২১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৬১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৯টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২১টির কমেছে ৩৪৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টির। ... দেশে কালো টাকার পরিমাণ সাড়ে ৮৮ লাখ কোটি টাকা ... দেশে কালো টাকার পরিমাণ সাড়ে ৮৮ লাখ কোটি টাকা ...দেশে কালো টাকার পরিমাণ সাড়ে ৮৮ লাখ কোটি টাকা অপর পুঁজিবাজার সিএসইর প্রধান সূচক সিএসইএক্স ২২৯.২৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৮৩৫.৪০ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে সার্বিক সিএএসপিআই সূচক ৩৮২.২১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৫৭.৫০ পয়েন্টে এবং সিএসআই সূচক ২৫.১৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৪৭.৭১ পয়েন্টে। শেয়ারবাজারের অব্যাহত দরপতন বিষয়ে শফিকুল ইসলাম নামে এক বিনিয়োগকারী বলেন সব শেয়ারের দাম কমছে। যা কিনছি তাতেই লোকসান হচ্ছে। ধীরে ধীরে পুঁজি শেষ হয়ে যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/249.csv b/Bangla_fin_news_articles/249.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..95fae1e9032482de317a4beaf13cff29512c0a15 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/249.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +249,দেশে স্বর্ণের দামে রেকর্ড,2022-05-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত সপ্তাহের বুধবার থেকে প্রতি ভরি স্বর্ণালঙ্কারে এক হাজার ৭৫০ টাকা বেড়েছিল। আর আগামীকাল রবিবার থেকে সবচেয়ে ভালো মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে ৪ হাজার ১৯৯ টাকা করে বাড়ছে। এতে একজন গ্রাহককে এক ভরি স্বর্ণের অলঙ্কার কিনতে ৮২ হাজার ৪৬৪ টাকা টাকা ব্যয় করতে হবে। এটাই দেশের ইতিহাসে স্বর্ণের সর্বোচ্চ দাম। শনিবার পর্যন্ত যা ছিল ৭৮ হাজার ২৬৫ টাকা। বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস জানিয়েছে যুদ্ধ ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং মুদ্রা বাজারে মার্কিন ডলার ও অন্যান্য মুদ্রার দাম অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া আন্তর্জাতিক বাজার স্থানীয় বুলিয়ন মার্কেটে স্বর্ণের বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে দেশের বাজারেও দাম বাড়ানো হয়েছে। ... ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতি ব্যাংক কর্মকর্তারাই তথ্য দিচ্ছে প্রতারক চক্রকে ... ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতি ব্যাংক কর্মকর্তারাই তথ্য দিচ্ছে প্রতারক চক্রকে ...ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতি ব্যাংক কর্মকর্তারাই তথ্য দিচ্ছে প্রতারক চক্রকে ভালো মানের স্বর্ণের পাশাপাশি বাড়ানো হয়েছে সব ধরনের স্বর্ণের দাম। তবে রুপার দামে কোনো পরিবর্তন আসেনি। বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটি শনিবার বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। পরবর্তীতে মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান এনামুল হক ভূঁইয়া লিটনের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে দাম বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। নতুন মূল্য অনুযায়ী সবচেয়ে ভাল মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণের দাম চার হাজার ১৯৯ টাকা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৮২ হাজার ৪৬৪ টাকায়। চার হাজার ২৪ টাকা বাড়িয়ে ২১ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম ৭৮ হাজার ৭৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম বেড়েছে তিন হাজার ৪৯৯ টাকা। যা এখন বিক্রি হবে ৬৭ হাজার ৫৩৫ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম দুই হাজার ৮৫৮ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৬ হাজার ২২০ টাকা। ... সঙ্গীর অভাবে বংশবিস্তার করতে পারছে না উটপাখি ... সঙ্গীর অভাবে বংশবিস্তার করতে পারছে না উটপাখি ...সঙ্গীর অভাবে বংশবিস্তার করতে পারছে না উটপাখি শনিবার পর্যন্ত প্রতি ভরি ২২ ক্যারেট সোনা ৭৮ হাজার ২৬৫ টাকা ২১ ক্যারেটের ৭৪ হাজার ৭০৮ টাকা ১৮ ক্যারেট ৬৪ হাজার ৩৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা ৫৩ হাজার ৩৬৩ টাকায় বিক্রি হয়েছে। স্বর্ণের দাম বাড়লেও রুপার দামে পরিবর্তন হয়নি। ২২ ক্যাডমিয়াম হলমার্ককৃত প্রতি ভরি রুপার বাজারমূল্য এক হাজার ৫১৬ টাকা ২১ ক্যাডমিয়ামের হলমার্ককৃত এক হাজার ৪৩৫ টাকা ১৮ ক্যাডমিয়ামের হলমার্ককৃত এক হাজার ২২৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপার দাম ৯৩৩ টাকা। এর আগে স্থানীয় বুলিয়ান মার্কেটে দাম কমার পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৬ এপ্রিল থেকে দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমেছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/25.csv b/Bangla_fin_news_articles/25.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5d0aba9483f6218fbafd94df46ee24a630c69555 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/25.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +25,খোলা আকাশের নিচে ২০ হাজার মেট্রিক টন সার,2022-07-27,আশুগঞ্জ ব্রাহ্মণবাড়িয়া,দুই মাস পর শুরু হবে বোরো চাষের মৌসুম। এবারও চাহিদার তুলনায় অতিরিক্ত ননইউরিয়া সার আমদানি করেছে বিএডিসি। সৌদি আরব কানাডা বেলারুশ ও মরক্কো থেকে এসব সার আমদানি করা হয়। তবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিএডিসির গুদামে এসব সারের ঠাঁই মেলেনি। ফলে জেলার বন্দর নগরী আশুগঞ্জ উপজেলার ঢাকাসিলেট মহাসড়কের পাশে খোলা আকাশের নিচে প্রায় ২০ হাজার মেট্রিক টন ননইউরিয়া সার মজুদ রাখা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায় সরকার বিএডিসির মাধ্যমে বিগত ৫৭ বছর আগে থেকে বার্ষিক চাহিদা মোতাবেক সার বিদেশ থেকে আমদানি করে আসছে। অতিরিক্ত আমদানির কারণে সংশ্লিষ্ট গুদাম গুলিতে ধারণ ক্ষমতার দুই থেকে তিনগুণ সার রাখা হয়েছে। এরপরও বিএডিসির আওতাধীন গুদামগুলোতে পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় এসব ননইউরিয়া সার খোলা আকাশের নিচে ত্রিপল দিয়ে ঢেকে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ... চাটখিলে ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়িতে বোমা হামলার অভিযোগ ... চাটখিলে ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়িতে বোমা হামলার অভিযোগ ...চাটখিলে ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়িতে বোমা হামলার অভিযোগ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে ঢাকাসিলেট মহাসড়কের পাশে ৬টি স্থানে অন্তত ৪ লাখ বস্তা সার খোলা আকাশের নিচে রাখা হয়েছে। ফলে খোলা আকাশের নিচে থেকে এসব সারের গুনগত মান ঠিক থাকবে কি না এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।বিএডিসির কুমিল্লা অঞ্চলের যুগ্ম পরিচালক সার মো. মুজিবুর রহমান জানান সরকারি সিদ্ধান্তে চাহিদা মোতাবেক সার মজুদ করা হয়। আপদকালীন সময় সংকট নিরসনের জন্যই মজুদ বাড়ানো হয়েছে। তবে ত্রিপল দিয়ে ঢেকে রাখার কারণে নন ইউরিয়া সারের গুণগত মান নষ্ট হচ্ছে না বলে তিনি দাবী করেন। এছাড়া আশুগঞ্জে খোলা আকাশের নিচে রাখা নন ইউরিয়া সারের লটসমূহ সরেজমিনে পরিদর্শন ও যাচাই করে তিনি প্রতিবেদন দিয়েছেন। বিএডিসির ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ পরিচালক ড. মোহাম্মদ সোলায়মান তালুকদার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরের অতিরিক্ত উপ পরিচালক শস্য মুনসী তোফায়েল হোসেন আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার অরবিন্দ বিশ্বাস আশুগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিসার নয়ন কুমার সাহা বিএডিসি ভারপ্রাপ্ত সহকারী পরিচালক সার মাকসুদ আলম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সার সমিতির বিএফএ সভাপতি মো. জালাল মিয়া বিএফএ এর সদস্য ও পরিবহন ঠিকাদার মো. নাসির মিয়া ও মোঃ রাসেল মিয়া তদন্তকালে উপস্থিত থেকে উক্ত প্রতিবেদনে স্বাক্ষর করেন। প্রতিবেদনে বলা হয় গুদামে সংকুলান না হওয়ায় যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করে সারের বস্তা স্তূপাকারে খোলা আকাশের নিচে রাখতে হচ্ছে। কৃষি মন্ত্রণালয় ও বিএডিসির সার ব্যবস্থাপনার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ বিষয়ে অবগত রয়েছেন। প্রতিবেদনে আরো বলা হয় লটগুলি ভূমির লেভেল থেকে ২৩ ফুট উঁচুতে রাখা হয়েছে যাতে সারের বস্তা কোন প্রকার পানির স্পর্শে না আসে। এছাড়া বৃষ্টির পানি যাতে আটকাতে না পারে সেজন্য ২৩ স্তরের ত্রিপল দিয়ে ঢাকা হয়েছে। ফলে বিশেষ সতর্কতার কারণে সারের গুনগত মান নষ্ট হবার সম্ভাবনা নেই। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রতিমাসের চাহিদা অনুযায়ী ডিলারদের মাধ্যমে চাষি পর্যায়ে সার সরবরাহ করা হবে। বিএডিসির গুদাম খালি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাহিরে রাখা সার গুদামে রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিএফএ এর সদস্য ও পরিবহন ঠিকাদার মো. নাসির মিয়া জানান খোলা আকাশের নিচে সার রেখে ঝুঁকির মধ্যে থাকতে হয়। বিএডিসির গুদামে ঠাঁই না থাকায় তারা আমদানিকৃত সার বুঝে নিতে পারছে না। তিনি বলেন সারের মালিক বিএডিসি। আমরা কেবল পরিবহনের দায়িত্বে নিয়োজিত। যদিও যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করে সারের বস্তা স্তূপাকারে খোলা আকাশের নিচে রাখা হয়েছে। আমরা দ্রুত সরবরাহ করতে পারলেই বাঁচি।আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার অরবিন্দ বিশ্বাস বলেন সার খোলা আকাশের নিচে রাখার বিষয়টি জেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অবগত রয়েছেন। খোলা আকাশের নিচে যেন সার রাখতে আমরা যথাযথ পদ্ধতি গ্রহণের জন্য বলেছি। তিনি জানান গোডাউন নির্মাণের কাজের জন্য টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। গোডাউন নির্মাণ হয়ে গেলে এ সমস্যা থাকবে না। তবে গোডাউন নির্মাণ শেষ হতে অন্তত তিন বছর সময় লাগতে পারে বলে তিনি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/250.csv b/Bangla_fin_news_articles/250.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a603d221e2c41f24b1ef881e730f1df6fc1f0b19 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/250.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +250,বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে নতুন চ্যালেঞ্জে দেশের অর্থনীতি,2022-05-21,রেজাউল করিম খোকন,আন্তর্জাতিক বাজারে বড় ধরনের সংকট চলছে। এক্ষেত্রে জ্বালানি তেল এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ছে। রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতিকে আরো জটিল করে তুলেছে। এই পরিস্থিতি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এক ধরনের অস্থিতিশীল ও অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে। ২০০৮০৯ সালে বিশ্ব অর্থনীতি ও ব্যাংকিং খাতে বড় সংকটের কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চাপ সৃষ্টি হয়েছিল। এরপর ১৩১৪ বছরে এবারই সবচেয়ে চাপে বা টানাপড়েনে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি। এখনো করোনাউত্তর পরিস্থিতিতে ফিরে যাওয়া সম্ভব হয়নি। এর মধ্যেই বিশ্ব অর্থনীতিতে সংকট আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতিকে বড় ধরনের চাপে ফেলেছে। গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে শক্তির জায়গা ছিল বৈদেশিক খাত। রপ্তানি রেমিট্যান্স বৈদেশিক সাহাঘ্য এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতে বৈদেশিক বিনিয়োগ শক্তিশালী ছিল। এতে বৈদেশিক আয়ব্যয় বা চলতি হিসাবের ভারসাম্য শক্ত অবস্হানে ছিল। এই অবস্হার দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। অনেকে বলে থাকেন বাংলাদেশের রপ্তানি আয় এখন সর্বোচ্চ পর্যায়ে। কিন্তু রপ্তানির যে উলম্ফন এটি আমদানিকৃত উপকরণের দাম বৃদ্ধির কারণে হয়েছে। ফলে এত রপ্তানি বৃদ্ধির পরও দেশের বাণিজ্য ঘাটতি ২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। আর গত বছর এই ঘাটতি ছিল এর অর্ধেকের কাছাকাছি। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে আমরা আত্মতুষ্টিতে ভুগছি। কিন্তু এটি ক্রমান্বয়ে কমে আসছে। গত বছরের সেপ্টেম্বরঅক্টোবর থেকে রিজার্ভ কমতে শুরু করে। এখনো এই কমা অব্যাহত রয়েছে। বর্তমানে যে রিজার্ভ আছে তা নিয়ে ৫৬ মাসের বেশি আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে। এরপর বিশ্ববাজারে পণ্যের দাম বাড়তে থাকলে রিজার্ভে বড় ধরনের টান পড়বে। ফলে টাকার মান আরো কমতে থাকবে। এ বছরে অর্থনীতির নতুন বিষয় হলো রাজস্ব খাতের সঙ্গে বৈদেশিক খাতের দুর্বলতা বাড়ছে। আরেকটি বড় বিষয় হলো মূল্যস্ফীতি। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের চেয়ে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি বেশি। আগামী দিনে পরিস্থিতি আরো কঠিন হবে। কারণ সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ববাজারে পণ্যের দাম যে হারে বেড়েছে সেই উচ্চমূল্যের পণ্য এখনো বাংলাদেশে আসেনি। এছাড়াও মুদ্রার বিনিময় হার আরো বাড়লে তা পণ্যমূল্যে প্রভাব পড়বে। একটি দেশের অর্থনীতির ব্যবস্হাপনা কতটা সুসংহত তা বোঝার জন্য তিনটি সূচক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো হল মূল্যস্ফীতি হার মুদ্রার বিনিময় হার এবং ঋণের সুদের হার। এই তিনটি সূচকের মধ্যে সমন্বয় থাকা জরুরি। সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতায় যে বিষয়টি জোর দিয়ে বলা যায় তা হলো মূল্যস্ফীতির সঙ্গে টাকার মূল্যমান কমে যাচ্ছে। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে সুদের হার আটকে রাখা হচ্ছে। এক্ষেত্রে বলা হচ্ছে সুদের হার কম থাকলে বিনিয়োগ বাড়বে। কিন্তু ঋণের সুদের হার ৯ শতাংশ এবং আমানতের সুদের হার ৬ শতাংশ করা হয়েছিল। এতে গত কয়েক বছরে বিনিয়োগ বেড়েছেএমন তথ্য দেখা যাচ্ছে না। কারণ সুদ ছাড়াও বাংলাদেশে বিনিয়োগে অনেক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। এগুলো দূর করতে হবে। সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতার জন্য মূল্যস্ফীতিকে কেন্দ্রীয় সূচক হিসাবে বিবেচনা করতে হবে। অন্য সূচকগুলোকে সহযোগী হিসাবে বিবেচনায় নিতে হবে। কারণ অর্থনীতির স্থিতিশীলতা নষ্ট হলে নিম্ন আয়ের মানুষ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এর পরের বিষয় হলো বিনিয়োগ ও কর্মসংস্হান। গত কয়েক বছরে দেখা যাচ্ছে বিনিয়োগ কোনোভাবেই ৩৩ শতাংশের বেশি বাড়ানো যাচ্ছে না। এর মধ্যে বেসরকারি বিনিয়োগের হার হলো ২৩২৪ শতাংশ। এখনো দেখা যাচ্ছে বড় শিল্প বেশি সুবিধা পাচ্ছে। কিন্তু সাধারণ নিয়মে ছোট শিল্পে বিনিয়োগ হলে কর্মসংস্হান বাড়ে। এখানেও বৈষম্য হচ্ছে। ফলে করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে দেশীয় বাজারমুখী শিল্পকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। আমাদের সঞ্চয় কমে যাচ্ছে। মানুষ আর্থিক কষ্টের কারণে সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছে। এটি অর্থনৈতিক দুর্বলতার অন্যতম লক্ষণ। ডলারের বিপরীতে টাকার রেকর্ড অবমূল্যায়ন হয়েছে। বিশ্লেষকরা ডলারের এই ঊর্ধ্বগতি আরো সামনে এগোবে বলে আশঙ্কা করছেন। এ ধারা অব্যাহত থাকলে টাকার মান আরো কমবে এবং সংগতকারণে অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব পড়বে। আমদানি দেনা এবং বকেয়া ঋণের কিস্তি পরিশোধের চাপ বাড়ায় বাজারে ডলারের চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে। কিন্তু সে তুলনায় সরবরাহ নেই। এ কারণে বাজারে এর সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। উপরন্তু চাহিদা বেড়েই যাচ্ছে। যদিও করোনার পর অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়ায় চাহিদা বেড়েছে। একই সঙ্গে আমদানি পণ্যের দামও বেড়েছে। রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হলে পণ্যের দাম আরো লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রায় সব ধরনের পণ্যের দাম ২৫ থেকে শতভাগের বেশি বেড়ে গেছে। এছাড়া করোনার সময়ে যেসব আমদানির দেনা ও ঋণের কিস্তি পরিশোধ স্হগিত করা হয়েছিল সেগুলোও এখন পরিশোধ করতে হচ্ছে। সবমিলে বাজারে ডলারের চাহিদা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে। কিন্তু আমদানির তুলনায় রপ্তানি আয় সে হারে বাড়েনি। এখন আমদানি ব্যয় বেশি হওয়ায় ও মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে যাওয়ায় সার্বিকভাবে অর্থনীতিতে চাপ বেড়েছে। এই অবস্হায় রিজার্ভ বেশি থাকলে ব্যাংকে তারল্য প্রবাহ পর্যাপ্ত হলে বিনিয়োগ ও ঋণপ্রবাহ বাড়লে ঝুঁকি মোকাবিলা সহজ হতো। কিন্তু এগুলো হচ্ছে না। এখন বৈদেশিক মুদ্রার অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যয় কমিয়ে আয় বাড়ানোর পদক্ষেপ নিতে হবে। ব্যাংকে সঞ্চয় বাড়িয়ে তারল্য বৃদ্ধি করতে হবে। ছোট ও মাঝারি শিল্প খাতকে চাঙ্গা করে কর্মসংস্হান বাড়াতে হবে। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা ধরে রাখতে দরিদ্রপ্রবণ এলাকাগুলোতে অর্থের প্রবাহ বাড়াতে হবে। এ পরিস্থিতিতে বৈদেশিক মুদ্রার অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যয় কমিয়ে আয় বাড়ানোর পদক্ষেপ নিতে হবে। রপ্তানিপণ্য বহুমুখীকরণে জোর দেওয়ার পাশাপাশি ছোট ও মাঝারি শিল্প খাতকে চাঙ্গা করে কর্মসংস্হান বাড়ানোর পদক্ষেপ নিতে হবে। দীর্ঘমেয়াদে দেশের অর্থনৈতিক সংকট কাটানোর লক্ষ্যে শ্রমনির্ভর রপ্তানি পণ্যের পরিবর্তে মেধানির্ভর রপ্তানি পণ্যে গুরুত্ব বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে অর্থনীতিতে ঝুঁকি মোকাবিলায় সক্ষমতা বাড়াতে আমদানিনির্ভরতা কমিয়ে রপ্তানি বাড়ানোর পদক্ষেপ নিতে হবে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে খরচের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/251.csv b/Bangla_fin_news_articles/251.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ff1a00b487513fe95c734076aee67ca604dbc79c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/251.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +251,বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস আজ,2022-05-20,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দৈনন্দিন নানান কাজে আমাদের পরিমাপ করতে হয়। সঠিক ওজন এবং এ বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আজ বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে দিবসটি। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য যার বাংলা অর্থ ডিজিটাল যুগে পরিমাপ। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি তাঁর বাণীতে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনকে বিএসটিআই আরও দক্ষ ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছেন। ... আজ থেকে আরম্ভ ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম ... আজ থেকে আরম্ভ ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম ...আজ থেকে আরম্ভ ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন ১৮৭৫ সালের ২০ মে ফ্রান্সের প্যারিসে পরিমাপ সম্পর্কিত মিটার কনভেনশন স্বাক্ষরিত হয়। দিবসটিকে স্মরণীয় করে রাখতে এবং দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সঠিক ওজন ও পরিমাপের গুরুত্বের বিষয়ে জনসচেতনতা গড়ে তোলার জন্য প্রতি বছর বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস পালিত হয়ে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় এ বছরও বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী মেট্রোলজি দিবস পালন করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে কায়িক পরিশ্রমের পরিবর্তে ডিজিটাল প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় শিল্পকারখানায় উৎপাদিত পণ্যের সঠিক পরিমাপে ডিজিটাল প্রযুক্তির প্রয়োগ এখন সময়ের দাবি। এ ক্ষেত্রে ওজন ও পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতির একক দ্য ইন্টারন্যাশনাল সিস্টেম অব ইউনিটের এসআই ডিজিটাল প্রয়োগ ব্যবসাবাণিজ্য সম্প্রসারণ ও সেবা সহজীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এর মাধ্যমে ব্যবসাবাণিজ্যের ক্ষেত্রে পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে বাজার ও ভোক্তা পর্যায়ে পৌঁছানো এবং অনুমোদন প্রক্রিয়ার ধাপ কমিয়ে দ্রুত সেবাপ্রদান করা সম্ভব হবে। ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে শিল্পকারখানায় উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে দেশীয় পণ্যের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে। এ ছাড়া রপ্তানি বাণিজ্যের সম্প্রসারণের সঙ্গে সঙ্গে দেশের অর্থনীতিকেও সমৃদ্ধ করবে। ওজন ও পরিমাপে ডিজিটাল রূপান্তর ভোক্তাসাধারণের জন্য সুফল বয়ে আনবে বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বাণীতে উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বাণীতে আরও বলেন আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ করেছি। শিল্প ব্যবসাবাণিজ্য ও সেবার সব ক্ষেত্রে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতির সঠিক ওজন ও পরিমাপ নিশ্চিত করার জন্য আন্তর্জাতিক পদ্ধতির একক অনুসরণের বিকল্প নেই। পরিমাপের গতানুগতিক পদ্ধতিকে ডিজিটাল রূপান্তরের মাধ্যমে উন্মুক্ত তথ্যপ্রাপ্তিসহ সঠিক পরিমাপে পণ্য ও সেবাপ্রাপ্তি নিশ্চিত করবে এবং টেকসই উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। ওজন ও পরিমাপে ডিজিটাল রূপান্তর ভোক্তাসাধারণের জন্য সুফল বয়ে আনবে। এ লক্ষ্যে আমরা প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব জাকিয়া সুলতানাও পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন। এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে ওজন ও পরিমাপবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ব্যুরো অব ওয়েইট অ্যান্ড মেজারমেন্ট বিআইপিএম এবং ইন্টারন্যাশনাল ব্যুরো অব লিগাল মেট্রোলজির বিআইএমএল প্রধানরাও তাদের নিজস্ব বাণী দিয়েছেন গণমাধ্যমে । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/252.csv b/Bangla_fin_news_articles/252.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0917a9b947ba49ea94154fa777915584ea8f1440 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/252.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +252,কমতে শুরু করেছে ডলারের দাম,2022-05-20,রেজাউল হক কৌশিক,লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকা ডলারের তেজ কমতে শুরু করেছে। খোলা বাজার বা কার্ব মার্কেটে আগের দিন বুধবারই দাম খানিকটা কমেছিল। গতকাল বৃহস্পতিবার দামে আরো ভাটা পড়ে। এতে গত তিন দিনের ব্যবধানে ডলারের দাম পাঁচ টাকা কমেছে। তবে ব্যাংকগুলোতে এখনো দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। গতকাল মানি এক্সচেঞ্জ হাউজগুলোতে খুচরা ডলার ৯৭ টাকা থেকে ৯৮ টাকায় বিক্রি হয়েছে। যা দুই দিন আগেও ১০২ টাকায় বিক্রি হয়েছে। স্মরণকালে খোলাবাজারে কখনো এত দাম দেখা যায়নি। তবে ব্যাংকগুলোতে এখেনা আগের দামেই খুচরা ডলার বিক্রি হচ্ছে। ব্যাংকগুলোতে গ্রাহককের কাছ থেকে ৯৩ থেকে ৯৫ টাকা পর্যন্ত দাম নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সর্বশেষ গত সোমবার ডলারের দাম বেঁধে দিয়েছিল ৮৭ টাকা ৫০ পয়সা। কিন্তু বেঁধে দেওয়া এ দাম বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো মানছে না। এখন ব্যাংকে এলসি করতে গেলে ডলারের বিপরীতে নেওয়া হচ্ছে ৯২ থেকে ৯৩ টাকা। আবার কোনো কোনো ব্যাংক ৯৪ থেকে ৯৫ টাকাও নিচ্ছে বলে জানা গেছে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক ঘোষিত বিনিময় হার ঠিক রাখার চেষ্টা করছে। তারই অংশ হিসেবে সরকারিবেসরকারি ব্যাংকে পরিদর্শন শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের চারটি দল। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তারা কয়েকটি ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। দুপুর থেকে শুরু করেন ট্রেজারি ও ফরেন এক্সচেঞ্জ বিভাগের নথি ও ডলার সংগ্রহের অনলাইন ও নগদে বেচাকেনার তথ্য যাচাইয়ের কাজ। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন সাম্প্রতিক সময়ে ডলারের বিনিময় হার নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় বিষয়টি সরেজমিনে পরিদর্শন করে দেখবে বাংলাদেশ ব্যাংক। এজন্য চারটি টিম নেমেছে। ডলারের দাম প্রসঙ্গে মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন আমদানি চাপের কারণে চাহিদা বেড়েছে। এ কারণে দাম বেড়েছে। খোলা বাজারে বেশি দামের বিক্রির বিষয়ে তিনি বলেন কার্ব মার্কেটে খুচরা ডলার কেনাবেচা হয়। ভ্রমণ চিকিত্সা শিক্ষাসহ বিভিন্ন কারণে বিদেশে যাওয়ার সময় কিছু ডলার সঙ্গে নিতে হয়। ঐসব ব্যক্তি সহজে খোলা বাজার থেকে ডলার কেনেন। এখন সেখানে চাহিদা বেশি। এই সুযোগ নিয়ে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ডলারের দাম বেশি নিয়ে অতি মুনাফা করছে। করোনা মহামারির পর রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে অর্থনৈতিক জটিলতার মধ্যে পড়েছে বিশ্বের অনেক দেশ। নিত্যপণ্য ও জ্বালানির দাম বাড়ার পাশাপাশি ডলারের বিনিময় হারে দেখা দিয়েছে অস্হিরতা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/253.csv b/Bangla_fin_news_articles/253.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9387bfc3ce28548960325500285ab98aec13f18e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/253.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +253,শেয়ারবাজারে টানা ছয় কার্যদিবস দরপতন,2022-05-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি কোনো উদ্যোগে শেয়ারবাজারের দরপতনের ধারার পরিবর্তন হচ্ছে না। সূচকের উত্থানে সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস গতকাল বুধবার দিনের লেনদেন শুরু হলেও বড় পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। গতকাল দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সূচক কমেছে ৯৩ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সূচক কমেছে ১৭০ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম ও লেনদেন। এর ফলে টানা ছয় কার্যদিবস দরপতন হলো। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা দরপতন ঠেকাতে পুঁজিবাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ানোর উদ্যোগ অব্যাহত রেখেছে। ফলে মার্চ মাসের তুলনায় এপ্রিল মাসে ব্রোকার ডিলারের বিনিয়োগ বেড়েছে ২০০ কোটি টাকা। এছাড়াও আইসিবির বিনিয়োগ যাতে বৃদ্ধি পায় তারা যেন বাজারকে সার্পোট দিতে পারে সেই জন্য ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ডিএসইর তথ্য মতে গতকাল বুধবার বাজারে ৩৭৯টি প্রতিষ্ঠানের ২০ কোটি ৬০ লাখ ১১ হাজার ৭৮৭টি শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ৩১০টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমায় গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৩ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে কমেছে ১৭ পয়েন্ট এবং ডিএস৩০ সূচক কমেছে ২৭ পয়েন্ট। গতকাল বুধবার ডিএসইতে ৭৬২ কোটি ৯৩ লাখ ৬৫ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৭৭৯ কোটি ৭৬ লাখ ৪৮ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাত্ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কিছুটা কমল। গতকাল সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। এরপর যথাক্রমে লেনদেন হয় ইসলামী ব্যাংক শাইনপুকুর সিরামিক জেএমআই হসপিটাল সালভো ক্যামিক্যালআরডি ফুড আইপিডিসি বঙ্গজ এসিআই ফরমুলেশন এবং লাফার্জহোলসিম লিমিটেড। দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭০১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৫৭৫ পয়েন্টে। এ বাজারে ২৯৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৫৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২১৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টির। এদিন লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৩৬ লাখ ২৬ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৭ কোটি ৯৩ লাখ ৬৯ হাজার টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/254.csv b/Bangla_fin_news_articles/254.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cec4e6622dfba14346c242eb2a06a9a6e8796309 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/254.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +254,টানা ৯ মাস বেড়েছে মূল্যস্ফীতির হার,2022-05-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির সঙ্গে বাড়ছে মূল্যস্ফীতির হার। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হিসাবে টানা ৯ মাস ধরে দেশের মূল্যস্ফীতির হার ঊর্ধ্বমুখী লক্ষ করা গেছে। গত বছরের জুলাইয়ে নিম্নমুখী থাকার পর আগস্ট মাস থেকেই মূল্যস্ফীতির হার বাড়ছে। জুলাইয়ে ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ থাকার পর আগস্টে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়ায় ৫ দশমিক ৫৪ শতাংশে। এর পর প্রতি মাসেই এই হার বেড়েছে। সর্বশেষ গত এপ্রিল মাসে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ২৯ শতাংশে। এক মাস আগে অর্থাৎ মার্চ মাসে এই হার ছিল ৬ দশমিক ২৪ শতাংশ। বিবিএস এর বিশ্লেষণে দেখা যায় শহরের তুলনায় গ্রামীণ অঞ্চলে মূল্যস্ফীতির হার বেশি। গেল এপ্রিল মাসে শহর অঞ্চলে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ আর গ্রামীণ অঞ্চলে মূল্যস্ফীতির হার ৬ দশমিক ৫৯ শতাংশ। পরিসংখ্যান ব্যুরোর কর্মকর্তারা বলছেন ঈদ কেন্দ্রীক হওয়ায় এপ্রিল মাস জুড়েই মানুষের ব্যয়ের প্রবণতা বেশি ছিল। এজন্য খাদ্য পণ্যের তুলনায় খাদ্যবহিভূর্ত পণ্যে মূল্যস্ফীতির হার বেশি ছিল। তবে পরিসংখ্যান ব্যুরোর দেওয়া তথ্যের সঙ্গে বাজার তথ্য মিলছে না। বিবিএসের হিসাবে রাজধানী ঢাকায় এপ্রিল মাসে সবচেয়ে ভালো মানের গরুর মাংসের দাম দেখানো হয়েছে ৬২০ টাকা। অথচ এপ্রিলের শুরুতে রোজার মাস জুড়ে রাজধানীতে ৭০০ টাকার নিচে গরুর মাংস পাওয়া যায়নি। তাছাড়া রাজধানীতে ঐ সময়ে বহু পণ্যের দাম বাজারমূল্যের চেয়ে কম দেখাচ্ছে বিবিএস। এপ্রিলে সয়াবিন তেলের দাম দেখানো হয়েছে গড়ে লিটার প্রতি ১৭০ টাকা। অথচ ঐসময়ে এর দাম ১৮০ টাকা ছাড়িয়ে যায়। এপ্রিলের শেষ দিকে বাজার থেকে সয়াবিন তেল উধাও পর্যন্ত হয়ে যায়। সংস্থাটির এপ্রিল মাসের হিসাবে খাদ্যবহিভূর্ত পণ্যের দাম বেড়েছে তুলনামূল বেশি হারে। এপ্রিলে গ্রামীণ অঞ্চলে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ যা আগের মাস মার্চে ছিল ৬ দশমিক ৭১ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ১৫ শতাংশ থেকে বেড়ে এপ্রিলে ৬ দশমিক ৫০ শতাংশ হয়েছে। অন্যদিকে শহরাঞ্চলে এপ্রিলে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৩১ শতাংশে যা মার্চে ছিল ৫ দশমিক ৪৯ শতাংশ। অন্যদিকে শহরাঞ্চলে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতির হার মার্চে ৫ দশমিক ৯০ শতাংশ থেকে বেড়ে এপ্রিলে ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/255.csv b/Bangla_fin_news_articles/255.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..74f51e663cc7b6a5ad3edd96d3c2d406045fca7b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/255.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +255,বেশি দামে ডলার বিক্রি করলেই ব্যবস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক,2022-05-19,রেজাউল হক কৌশিক,করোনা পরিস্থিতির পরে আমদানি বাড়ছে। সামনে হজ মৌসুম। এছাড়া বিদেশ ভ্রমণও আগের চেয়ে বেড়েছে। এসব কারণে ডলারের চাহিদা বাড়ছে। আর এ সুযোগে লাগামহীনভাবে বাড়ছে মার্কিন ডলারের দাম। খোলাবাজার থেকে শুরু করে আন্তঃব্যাংক লেনদেনে বেড়েছে ডলারের দাম। এক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হস্তক্ষেপ খুব বেশি কাজে আসছে না। ব্যাংকগুলো আমদানিকারকদের কাছ থেকে ইচ্ছামতো দাম নিয়ে ঋণপত্র এলসি খুলছে। ব্যাংকগুলোর অনিয়ম বিষয়ে তদারকিতে নামছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে যেসব ব্যাংক ডলার বিক্রি করছে ব্যবস্থা নেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম এ বিষয়ে বলেন বাজার স্থিতিশীল রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলার সরবরাহ করছে। বর্তমানে রেমিট্যান্স বাড়ছে। আগামী জুন ও জুলাই মাসে কোরবানির ঈদের আগে রেমিট্যান্স আরো বাড়বে। রপ্তানিও বেড়েছে ও বাড়ছে। এতে কিছু দিনের মধ্যেই ডলারের বাজার একটা ভারসাম্যের মধ্যে আসবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরো বলেন এখন চাহিদার সুযোগ নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে যেসব ব্যাংক ডলার বিক্রি করছে তাদের বিষয়টি তদারকি করা হবে। কোনো অনিয়ম পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গত মঙ্গলবার খোলা বাজারে কার্ব মার্কেট ডলারের দাম ১০০ টাকার ওপরে উঠে গিয়েছিল। তবে গতকাল বুধবার তা ১০০ টাকার নিচে বিক্রি হয়েছে। আগামী সপ্তাহে দাম আরো কমতে পারে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা। কার্ব মার্কেটে বর্তমানে কত ডলার আছে সে বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সঠিক ধারণা দিতে পারেনি। অথচ এ বিষয়ে হিসাব থাকার কথা। ব্যাংক ও এক্সচেঞ্জ হাউজগুলোতে যে রেজিস্ট্রার সংরক্ষণ করার কথা সেগুলো সঠিকভাবে সংরক্ষণ হচ্ছে না বলে সংশ্লিষ্ট অনেকেই জানিয়েছেন। উদাহরণ হিসাবে তারা বলছেন কোনো ব্যাংক থেকে কোনো ডলার না কিনেও তার পাসপোর্টে ইচ্ছামতো পরিমাণ লিখে এনডোর্স করতে পারেন। তবে এলসি খোলার জন্য ব্যাংকগুলোতে প্রচুর ডলার প্রয়োজন হচ্ছে। এজন্য এক ব্যাংক অন্য ব্যাংক থেকে ডলার কিনছে যা আন্তঃব্যাংক লেনদেন নামে পরিচিত। এক্ষেত্রে ব্যাংকের ওয়েবসাইটে ঘোষিত দাম অনুযায়ী ডলার কেনা বেচার কথা। তবে বাস্তবে তা হচ্ছে না। বর্তমানে ডলারের বাড়তি চাহিদার সুযোগে যেসব ব্যাংকের কাছে বেশি ডলার আছে তারা বাড়তি দাম আদায় করছে। ব্যাংকগুলোতেও বেচাকেনা হচ্ছে ৯৪ থেকে ৯৬ টাকায়। যদিও কেন্দ্রীয় ব্যাংক আন্তর্জাতিক লেনদেনের এ মুদ্রাটির দাম ৮৭ টাকা ৫০ পয়সা বেঁধে দিয়েছে। এ বিষয়ে বেসরকারি খাতের একটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এলসির ঋণপত্র জন্য যে রেট দেয় তার চেয়ে বেশি ঘোষণার কোনো সুযোগ নেই। অবশ্য প্রকৃতপক্ষে ঘোষণার চেয়ে অনেক বেশি দামে এলসি খুলতে হচ্ছে। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন যে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সমানভাবে সব ব্যাংককে ডলার পাচ্ছে না। ফলে বাজার থেকে বাড়তি দামে ডলার কিনে আমদানিকারকদের কাছে বিক্রি করতে হচ্ছে। তিনি জানান গ্রাহক ধরে রাখতে এবং প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে এটি করতে হচ্ছে। ডলার বাজার পরিস্থিতি বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে যদি গত দুই বছরের ডলারের বাজার বিশ্লেষণ করি তাহলে আমরা দেখব করোনা মহামারির সময়ও আমাদের বাজার স্থিতিশীল ছিল। কারণ ঐ সময় আমাদের আমদানি চাপ কম ছিল। আবার যেসব আমদানি হয়েছে তার অনেক পেমেন্ট বকেয়া ছিল। যা এখন পরিশোধ করতে হচ্ছে। তিনি বলেন খাদ্যদ্রব্য ছাড়া বিলাসবহুল সামগ্রী আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক বাড়িয়ে তা নিরুত্সাহিত করা হচ্ছে। একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ডলার সরবরাহ বাড়িয়ে পরিস্হিতি স্থিতিশীল করার চেষ্টা তাদের রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/256.csv b/Bangla_fin_news_articles/256.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4d1a2b9ea005540ac5ac08569b486993543d9566 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/256.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +256,ইউনিভার্সেল মেডিক্যাল ও নিউজিল্যান্ড ডেইরির মধ্যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি,2022-05-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সাবেক আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতাল ও নিউজিল্যান্ড ডেইরি প্রোডাক্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের দ্বিপাক্ষিক কর্পোরেট স্বাস্থ্যচুক্তি বুধবার ১৮ মে সম্পন্ন হয়েছে।চুক্তির আওতায় নিউজিল্যান্ড ডেইরি প্রোডাক্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের সকল কর্মকর্তারা এবং তাদের পরিবার এখন থেকে এই হাসপাতালে বিশেষ ছাড়ে চিকিৎসা সেবা গ্রহণের পাশাপাশি এক্সিকিউটিভ হেল্থ চেকআপ কার্ডিয়াক হেল্থ চেকআপসহ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা পাবেন।চুক্তিতে যৌথভাবে স্বাক্ষর করেন ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ আশীষ কুমার চক্রবর্ত্তী এবং নিউজিল্যান্ড ডেইরি প্রোডাক্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মহসিন উদ্দিন আহমেদ।দ্বিপাক্ষিক চুক্তিতে আরও স্বাক্ষর করেন ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এজিএম একে মোহাম্মদ সাহেদ হোসেন ম্যানেজার কর্পোরেট রুহা আলম রুহেল ও এক্সিকিউটিভ তাহমিনা আক্তার এবং নিউজিল্যান্ড ডেইরি প্রোডাক্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের হেড অব এইচআর মোহাম্মদ জিয়াউল করিম। অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/257.csv b/Bangla_fin_news_articles/257.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20b0957d15cd1fd5800a2c04486911a701803958 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/257.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +257,বাংলা একাডেমির বই কেনা ও সদস্যদের বার্ষিক ফি দেওয়া যাবে ‘নগদ’এ,2022-05-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলা ভাষা চর্চা গবেষণা ও প্রচারের লক্ষ্যে নির্মিত প্রথম রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমির সঙ্গে এবার যুক্ত হলো ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। এখন থেকে বইপ্রেমীরা বাংলা একাডেমি থেকে বই ক্রয়সহ একাডেমির নির্বাহী পরিষদের সদস্যরা তাদের বার্ষিক ফি পরিশোধ করতে পারবেন নগদএ। বুধবার ১৮ মে দুপুরে বাংলা একাডেমির ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ভবনে বাংলা একাডেমি বাংলাদেশ ডাক বিভাগ ও নগদ লিমিটেডএর মাঝে এ সম্পর্কিত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এসময় বাংলা বাংলাদেশ ডাক অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. সিরাজ উদ্দিন বাংলা একাডেমির সচিব এ এইচ এম লোকমান নগদএর নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলমসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন। এই চুক্তির মধ্য দিয়ে বাংলা একাডেমির বিক্রয় ও বিপণন উপবিভাগের বিল পরিশোধ করা যাবে দেশের জনপ্রিয় মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদএ। ফলে সারা দেশ থেকে আগত পাঠক ও প্রকাশকেরা বাংলা একাডেমি থেকে ক্রয়কৃত সকল বইয়ের মূল্য সহজেই পরিশোধ করতে পারবেন তাদের নগদ ওয়ালেট দিয়ে। যা বইপ্রেমীদের ছাপা টাকা বহন ও নিজ জেলা শহর থেকে ঢাকায় যাতায়াতের ঝামেলা থেকে মুক্তি দেবে। চুক্তির বিষয়ে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মুহম্মদ নূরুল হুদা বলেন বাংলাদেশ যখন ইন্টারনেটকে যোগাযোগ ও বিনিময়ের প্রধান বাহন হিসেবে ব্যবহার করছে তখন নগদ ও বাংলা একাডেমির মাঝে এই চুক্তিটি একটি বিশেষ ভূমিকা পালন করবে। বিশেষ করে প্রত্যন্ত অঞ্চলে মানুষের কাছে বই পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে। তিনি আরও বলেন আমি একটাই এমএফএস সেবা ব্যবহার করি আর সেটি হলো নগদ। এ ছাড়া বাংলা একাডেমির নির্বাহী পরিষদের পাঁচ হাজার সদস্যের বার্ষিক ফি সংগ্রহসহ অন্যান্য আর্থিক সেবাও পরিশোধ করা যাবে এই মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে। ফলশ্রুতিতে সারা দেশে অবস্থানরত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য উপউপাচার্য বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষসহ এমন প্রায় পাঁচ হাজার নির্বাহী পরিষদের সদস্যরা ঘরে বসেই তাঁদের বার্ষিক ফি পরিশোধ করতে পারবেন। পাশাপাশি বাংলা একাডেমি ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদএর মধ্যকার এই চুক্তির ফলে অমর একুশে বইমেলায়ও মিলবে এই পেমেন্ট সুবিধা। যেখানে পাঠকেরা বাংলা একাডেমির স্টল থেকে বই কিনে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন নগদএর মাধ্যমে। বাংলাদেশ ডাক অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. সিরাজ উদ্দিন বাংলা একাডেমিকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন বাংলা একাডেমির সাথে এই চুক্তিতে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। ডাক বিভাগের আগে মোবাইল মানি অর্ডার ছিল যার রূপান্তরিত ভার্সন এখন নগদ। আমি নগদের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করছি। বাংলা একাডেমির সঙ্গে চুক্তির বিষয়ে নগদএর নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম বলেন বাংলা ভাষা ও সাহিত্য চর্চার জন্য বাংলা একাডেমি একটি অনন্য সাধারণ প্রতিষ্ঠান। এমন একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমরা কাজ করতে পেরে আনন্দিত। আমরা এই চুক্তির ফলে বাংলা একাডেমির সম্মানিত গ্রাহক ও সদস্যরা তাঁদের বই কেনাকাটা ও বার্ষিক ফি পরিশোধ করতে পারবেন নগদএর মাধ্যমে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/258.csv b/Bangla_fin_news_articles/258.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dc93357f9d2152e10cedb041c9984de8192ae591 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/258.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +258,ইক্যাবের নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন আব্দুল আজিজ,2022-05-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ইক্যাব দ্বিবার্ষিক কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন উদ্যোক্তা এবং সংগঠক হিসেবে সুপরিচিত ও যাচাই.কমএর প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল আজিজ। বুধবার ১৮ মে ইক্যাবের ধানমন্ডি কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন তিনি। এ সময় তিনি বলেন বিজয়ী হলে ইক্যাবের স্থায়ী কার্যালয়ের ব্যবস্থা করবো। আমি একটি ছোট ইকমার্স যাচাই ডট কম এর প্রতিষ্ঠাতা এবং ই ক্যাব এর সদস্য। আমি একজন ছোট উদ্যোক্তা হিসেবে সৎভাবে ইকমার্স পরিচালনা করতে গিয়ে নানামুখী প্রতিকূলতার এবং সমস্যার মুখোমুখি হয়েছি। বারবার স্বপ্ন ভেঙ্গে হতাশায় নিমজ্জিত হয়েছি কিন্তু প্রতিষ্ঠানটিকে বাঁচিয়ে রাখার যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছি। কখনো হাল ছাড়িনি। তিনি আরও বলেন বার বার মনে হয়েছে যে যুদ্ধটা একা চালিয়ে যাচ্ছি যদি পাশে কাউকে পাই যিনি বা যেই সংগঠন বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সঠিক পরামর্শ দিবেন এবং সাহস দিয়ে যুদ্ধ জয়ের জন্য সহযোগিতা করবেন। আমি যেহেতু ছোট পরিসরে ইকমার্স পরিচালনা করছি তাই কিছু সমস্যা চিহ্নিত করতে পেরেছি। ইকমার্স সেক্টরের সকলের চিহ্নিত সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য আমি ইক্যাবের সকল সদস্য প্রতিষ্ঠানের কল্যাণে এবং ইক্যাব সদস্যদের স্বার্থের জন্য আমি কাজ করার সুযোগ চাই। আমি ইক্যাবের সম্মানিত সকল সদস্যবৃন্দের ভালোবাসা দোয়া এবং সমর্থন প্রত্যাশা করছি। ..... ... . ২০২২২৪ সালের ৪র্থ দ্বিবার্ষিক কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে অংশ নিতে ৯টি পদের বিপরীতে বুধবার পর্যন্ত ৩৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর আগে গত ২১ এপ্রিল প্রকাশ করা হয় প্রাথমিক ভোটার তালিকা। এই তালিকায় রয়েছে ৭৯৫ জন ভোটারের নাম। গত ১০ মে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের পর বুধবার দুপুর ২টা পর্যন্ত প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার কার্যক্রম চলে। নির্বাচনে প্রার্থীতা প্রত্যাহার করা যাবে ২৯ মে পর্যন্ত। ১৮ জুন ভোট গ্রহণ ও পদবণ্টন শেষে আগামী ২ জুলাই দায়িত্ব গ্রহণ করবেন পরবর্তী কার্যনির্বাহী কমিটি। বাংলাদেশের ইকমার্স খাতের উন্নয়ন সমস্যা নিরসন ও কল্যাণের লক্ষ্য নিয়ে একটি বাণিজ্যিক সংগঠন হিসেবে ২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ইক্যাব। ইক্যাবের বর্তমান সদস্য প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১৭০০। বাংলাদেশ পোস্ট অফিস ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই কর্মসূচির সঙ্গে সারা দেশে ইকমার্সের পণ্য সেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে সংগঠনটি। আগামী ১৮ জুন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ইকমার্স ব্যবসায়ীদের জাতীয় সংগঠন ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ইক্যাবের ২০২২২৪ সালের ৪র্থ দ্বিবার্ষিক কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/259.csv b/Bangla_fin_news_articles/259.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c9b4fae553ff0b284fdba36d239fa154a94cf35a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/259.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +259,দ্রব্যমূল্যের অস্থির পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ীদের সতর্ক হওয়ার আহ্বান,2022-05-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্বব্যাপী দ্রব্যমূল্য নিয়ে অস্থির পরিস্থিতি চলছে। তাই ব্যবসায়ীদের যার যার অবস্থান থেকে সর্বোচ্চ সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ। আজ বুধবার ১৮ মে দুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে দ্রব্যমূল্য ও বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত টাস্কফোর্স কমিটির দ্বিতীয় সভায় তিনি এ আহ্বান জানান। সভায় সভাপতিত্ব করেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। বাণিজ্য সচিব বলেন বিশ্বব্যাপী দ্রব্যমূল্য অস্থির অবস্থা চলছে। অনেক পণ্যের ঘাটতিও রয়েছে বাড়ছে দামও। তবে সেদিক থেকে বাংলাদেশ এখনো বেশ স্বস্তিতেই রয়েছে। দেশে যা হয়েছে সেটি কিছু ব্যবসায়ীর অপতৎপরতার কারণেই। যার দায় পুরো ব্যবসায়ী সমাজের ওপর পড়ছে। সরকার সেদিক থেকে সতর্ক রয়েছে। এখানে যা করার করছে। তবে শঙ্কা কাটেনি। তিনি বলেন সামনে কোরবানির ঈদ। সেখানে পেঁয়াজ আদা রসুন ভোজ্যতেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে হবে। ভবিষ্যতে এসব পণ্য মজুদ করে কেউ যাতে সুযোগ নিতে না পারে সেজন্য যার যার জায়গা থেকে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। সভায় দেশে অত্যাবশ্যকীয় বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম মজুদ সরবরাহ ও উৎপাদন পরিস্থিতির সার্বিক বিষয়ে পর্যালোচনা করে খাত সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের করণীয় দিকনির্দেশনা দেবেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/26.csv b/Bangla_fin_news_articles/26.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8896c0b409957f7a059a26459870a39b2f7e1c91 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/26.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +26,বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে আরও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে আইএমএফ,2022-07-27,আলাউদ্দিন চৌধুরী,বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে আরও অনিশ্চয়তার আশঙ্কা করল আন্তর্জাতিক মুদ্রাতহবিল আইএমএফ। করোনার ধাক্কা কাটিয়ে ২০২১ সালে যখন বিশ্ব অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছিল তখন ২০২২ সালে এসে ফের ধাক্কা খেল। করোনার সঙ্গে এখন নতুন নতুন শঙ্কা যুক্ত হয়েছে। বিশ্ব জুড়েই মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই নয় ইউরোপ জুড়েই চলছে উচ্চ মূল্যস্ফীতি। পরিস্থিতি মোকাবিলায় আর্থিক খাতে সংকোচনের পথে হাঁটছে দেশগুলো। ফলে ধারণার চেয়েও খারাপ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে বিশ্ব। গত বছর বিশ্ব অর্থনীতি ৬ দশমিক ১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি দেখলেও এবার সেটি ৩ দশমিক ২ শতাংশে নেমে আসবে বলে পূর্বাভাস দিল সংস্থাটি। গত এপ্রিলে প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক আউলকুল প্রতিবেদনে যে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল এবার সেটি দশমিক ৪ শতাংশ কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ২৬ জুলাই এই পূর্বাভাস প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে করোনার নতুন সংক্রমণ রোধে চীনে লকডাউনের মতো কড়াকড়ি আরোপ ইউক্রেন যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাব উচ্চ মূল্যস্ফীতি এ বছর বিশ্ব অর্থনীতির জন্য নতুন শঙ্কা তৈরি করেছে। ধারণা করা হচ্ছে আগামী বছর বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি আরো কমে ২ দশমিক ৯ শতাংশে নেমে আসতে পারে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বিশ্বে খাদ্য সংকট বেড়েছে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বিশ্ববাজারে খাদ্যের দাম স্থিতিশীল হয়ে আসলেও ২০২১ সালের তুলনায় এখনো দাম বেশি রয়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে গমের দাম বেড়েছে। বিশ্ববাজারে মূল্যবৃদ্ধির প্রভাবে বেশি ভুগছে নিম্ন আয়ের দেশগুলো। এ বছর মূল্যস্ফীতির হার ৮ দশমিক ৩ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব ছাড়াও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি পরিবহন ব্যবস্থা বিঘ্নিত হওয়ায় মূল্যস্ফীতিকে আরো উসকে দিয়েছে। মূল্যস্ফীতি যে হারে বাড়ছে সে হারে মানুষের আয় বাড়ছে না। ফলে বাড়তি ব্যয়ের বোঝা তৈরি হচ্ছে। ফলে সাধারণ মানুষের প্রকৃত আয় কমে যাচ্ছে। এটা শুধু উন্নত দেশেই নয় উন্নয়নশীল দেশেও দেখা যাচ্ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলো মুদ্রা সরবরাহ কমাতে উদ্যোগ নিয়েছে। এই মুহূর্তে নীতি নির্ধারকদের মূল্যস্ফীতির চাপ কমিয়ে আনতে উদ্যোগী হতে পরামর্শ দিয়েছে আইএমএফ। কারণ মূল্যস্ফীতি যদি আরো বাড়তে থাকে সেক্ষেত্রে চলতি বছর ও আগামী বছর বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ২ দশমিক ৬ থেকে ২ শতাংশ পর্যন্ত কমে আসতে পারে। সংস্থাটির হিসাব অনুযায়ী মূল্যস্ফীতির পরিমাণ করোনার আগের অবস্থায় ফিরতে ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ লেগে যেতে পারে। পরিস্থিতি সমলাতে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ধীরে বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছে সংস্থাটি। কারণ অর্থের প্রবাহ কমে গেলে বিনিয়োগ কমে যাবে। যার প্রভাব কর্মসংস্থানের উপর পড়বে। এজন্য অর্থনীতির কাঠামোগত পরিবর্তনের সুপারিশ করা হয়েছে। বিশেষ করে রেয়াত দেওয়া শিশুদের জন্য তহবিল তৈরি করা শ্রম সরবরাহ বৃদ্ধিতে উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। তাছাড়া আন্তর্জাতিক অভিবাসন শিথিল করা ব্যাবসায়িক পরিবেশ উন্নত করাসহ সামগ্রিক সরবরাহ বৃদ্ধির উদ্যোগের মাধ্যমে মূল্যস্ফীতির চাপ কমিয়ে আনা সম্ভব। এবারের পূর্বাভাস প্রতিবেদনে উন্নত এবং উন্নয়নশীল প্রায় সব দেশের প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে চলতি বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি ২ দশমিক ৩ শতাংশ এবং পরের বছর এক শতাংশে নেমে আসতে পারে। ইউরোপের সার্বিক প্রবৃদ্ধি হতে পারে ২ দশমিক ৬ শতাংশ যা পরের বছর ১ দশমিক ২ শতাংশে নেমে আসতে পারে। রাশিয়ার এবার পৃবৃদ্ধি না হয়ে ১ দশমিক ৪ শতাংশ সংকোচন হতে পারে। এবছর চীনের প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৩ দশমিক ৩ শতাংশ ভারতে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/260.csv b/Bangla_fin_news_articles/260.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ead463e3a0b7c63ae69df92d54b61113a098ef57 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/260.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +260,শনিবার হজসংক্রান্ত এলাকায় ব্যাংক খোলা,2022-05-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হজ ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে আগামী শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ঐ দিন হজ কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখা ও উপশাখা পূর্ণ দিবস খোলা রাখতে হবে।মঙ্গলবার ১৭ মে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে।এতে বলা হয়েছে হজ ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন পূর্ণ দিবস পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে হজ কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখা ও উপশাখা খোলা রাখতে হবে। ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১এর ৪৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে জনস্বার্থে এ নির্দেশ জারি করা হলো বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/261.csv b/Bangla_fin_news_articles/261.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8cf55958132b6286f471d60b192ead271d999ce3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/261.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +261,আমদানি পণ্য পরিবহনেও কনটেইনার ট্রাকিং বাধ্যতামূলক,2022-05-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রফতানির পর এবার আমদানি পণ্য পরিবহনেও কনটেইনার ট্রাকিং বাধ্যতামূলক করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আমদানির আড়ালে অর্থ পাচার বন্ধ করার লক্ষ্যে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন ব্যাংকগুলোতে পাঠানো হয়। সাম্প্রতিক সময়ে আমদানি ব্যাপকহারে বেড়ে গেছে। আমদানিতে ব্যাপক প্রবৃদ্ধি নিয়ে অনেকে সন্দেহ পোষণ করছেন। তাই আমদানিরফতনির আড়ালে অর্থ পাচার হচ্ছে কিনা ক্ষতিয়ে দেখতে দীর্ঘদিন ধরেই পরামর্শ দিচ্ছেন অর্থনীতিবিদরা। সংশ্লিষ্টরা জানান কনটেইনার ট্রাকিংয়ের মাধ্যমে আমদানি পণ্য পরিবহনের বিষয়টি নিশ্চিত হতে পারবে ব্যাংকগুলো। এতে আমদানি মূল্যও পরিশোধে ঝুঁকি থাকে না। ট্রাকিংয়ে কোনো সন্দেহ হলে ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ পাবে ব্যাংক। এ কারণে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ... জিআই সনদ পেল বাগদা চিংড়ি ... জিআই সনদ পেল বাগদা চিংড়ি ...জিআই সনদ পেল বাগদা চিংড়ি এর আগে গত ২০ এপ্রিলের এক নির্দেশনার মাধ্যমে রফতানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ট্রাকিং পদ্ধতি বাধ্যতামূলক করে বাংলাদেশ ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/262.csv b/Bangla_fin_news_articles/262.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cb3003c7ebc37d77ac33f1cce04e2de881b5a938 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/262.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +262,খোলাবাজারে ডলারের দাম ইচ্ছামতো,2022-05-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তেল ও পেঁয়াজের মতো মার্কিন ডলারের দামও বাড়ছে প্রতিনিয়ত। চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এমন অবস্থা তৈরি হয়েছে। আর এ সুযোগ নিচ্ছে ডলার বিক্রেতারা। সম্প্রতি মার্কিন ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশ ব্যাংক টাকার মান কমিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক অন্যান্য ব্যাংকের কাছে এক মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ৮৭ টাকা ৫০ পয়সা দিচ্ছে। তবে অন্যান্য সব ক্ষেত্রেই ডলারের দাম অনেক বেড়ে গিয়েছে। আমদানিকারকদের বেশি দামে এলসি খুলতে হচ্ছে। আর বিদেশ ভ্রমণের জন্য সাধারণ জনগণকে এক ডলার কিনতে ১০০ টাকার ওপরে ব্যয় করতে হচ্ছে। আর এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী ডলার আটকে রেখে পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। ব্যাংকাররা বলছেন ঈদের কারণে দেশে ভালো প্রবাসী আয় এসেছে। তবে আমদানি খরচ যে হারে বেড়েছে প্রবাসী আয় ও রফতানি আয় দিয়ে সেই খরচ মেটানো যাচ্ছে না। ফলে ডলার নিয়ে দেশের মুদ্রাবাজারে এখন অস্থিরতা বিরাজ করছে। আর এ সুযোগ নিয়ে অনেক ব্যাংক গ্রাহকদের কাছ থেকে বেশি দাম নিচ্ছে। তারা বলছেন সংকটের সময়ে ব্যাংকও গ্রাহকদের ঠকায়। ব্যবসায়ীকে ব্যবসার ধারাবাহিকতা ঠিক রাখতে সংকটের সময়ও ঋণপত্র এলসি খুলতে হয়। আর ব্যবসায়ীরা সাধারণত ব্যাংক পরিবর্তন করেন না। আর এ সুযোগটি ব্যাংক নেওয়ার চেষ্টা করে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষিত দামের চেয়ে বেশি দাম নিচ্ছে ব্যাংকগুলো। ... লাফিয়ে বাড়ছে আটাময়দার দাম ... লাফিয়ে বাড়ছে আটাময়দার দাম ...লাফিয়ে বাড়ছে আটাময়দার দাম এ বিষয়ে বেসরকারি খাতের একটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এলসির ঋণপত্র জন্য যে রেট দেয় সেটার চেয়ে বেশি ঘোষণার কোনো সুযোগ নেই। অবশ্য প্রকৃতপক্ষে ঘোষণার চেয়ে অনেক বেশি দামে এলসি খুলতে হচ্ছে। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সমানভাবে সব ব্যাংক ডলার পাচ্ছে না। ফলে বাজার থেকে বাড়তি দামে ডলার কিনে আমদানিকারকদের কাছে বিক্রি করতে হচ্ছে। তিনি জানান গ্রাহক ধরে রাখতে এবং প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে এটি করতে হচ্ছে। এদিকে চিকিৎসা পড়াশুনাসহ বিভিন্ন প্রয়োজনে যারা বিদেশ যেতে যান তাদেরকে ডলার কিনতে হয়। ব্যাংকিং খাতের বাইরে খোলা বাজারে কার্ব মার্কেট থেকে অনেকে ডলার কিনে থাকেন। খোলা বাজারে চাহিদা অনুযায়ী দাম ওঠানামা করে। সম্প্রতি ডলারের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দামও বেশ বাড়ছে। এতদিন এক ডলার কিনতে ১০০ টাকার নিচে ব্যয় হতো। গতকাল তা ১০০ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। এক ডলার কিনতে ১০২ টাকা পর্যন্ত ব্যয় করতে হয়েছে কাউকে কাউকে। খোলা বাজারে ডলারের মূল্য বৃদ্ধি বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন ৩১ মে থেকে হজ ফ্লাইট শুরু। হজকে কেন্দ্র করে বেড়ে গেছে। চাহিদার তুলনায় বাজারে এই মুদ্রার জোগান কম। দাম বাড়ার জন্য এটা একটা বড় কারণ। ... ৬ বছরের মাথায় কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের ১০ তলা অফিস ... ৬ বছরের মাথায় কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের ১০ তলা অফিস ...৬ বছরের মাথায় কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের ১০ তলা অফিস তথ্যে দেখা গেছে গত সোমবার ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে গেছে ৮০ পয়সা। আর গত তিন সপ্তাহে তিন দফায় ডলারের বিপরীতে টাকার দরপতন হয়েছে এক টাকা ৩০ পয়সা। এর আগে গত সপ্তাহের মঙ্গলবার ডলারের দাম ২৫ পয়সা বাড়িয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। আর জানুয়ারি মাসের শুরুতে ডলারের বিনিময়মূল্য ২০ পয়সা বাড়িয়ে ৮৬ টাকা করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আর ২৩ মার্চ তা আবার ২০ পয়সা বাড়িয়ে ৮৬ টাকা ২০ পয়সা করা হয়েছিল। আর গত ২৭ এপ্রিল ২৫ পয়সা বাড়িয়ে ৮৬ টাকা ৪৫ পয়সা করা হয়েছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন বাজার বিশ্লেষণ করে যতক্ষণ বৈদেশিক মুদ্রা সরবরাহ করে ঠিক রাখার প্রয়োজন ছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক ততক্ষণ ঠিক রেখেছে। এখন বাড়ানো প্রয়োজন মনে করেছে তাই বাড়িয়েছে। তিনি বলেন মূলধনীয় যন্ত্রপাতি ও পণ্য আমদানি বেশি হওয়ায় ডলারের চাহিদা বেশি। তাই রেট বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার বিশ্লেষণ করে ডলারের দাম ঠিক করে। কোনো সময় টাকার অবমূল্যায়ন করে। বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভ থেকে প্রতিনিয়ত ডলার বিক্রি করছে। আর ডলারের চাহিদা বেশি হলে ধীরে ধীরে দাম বাড়াচ্ছে। এভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে। তবে অর্থনীতিবিদেরা ডলারের দাম চাহিদাজোগানের ওপর ছেড়ে দেওয়ার পক্ষে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে গত ৯ মাসের ব্যবধানে প্রতি ডলারে দর বেড়েছে দুই টাকা ৭০ পয়সা। ২০২০ সালের জুলাই থেকে গত বছরের আগস্ট পর্যন্ত আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলারের দাম ৮৪ টাকা ৮০ পয়সায় স্থিতিশীল ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/263.csv b/Bangla_fin_news_articles/263.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..af746631690f55387068473ccdbe896f7d7f1acf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/263.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +263,লাফিয়ে বাড়ছে আটাময়দার দাম,2022-05-18,মুন্না রায়হান,রাশিয়া ইউক্রেন ও ভারত থেকে গম আমদানি বন্ধের প্রভাব পড়েছে দেশের আটাময়দার বাজারে। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য দুটির দাম। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর খুচরাবাজারে এক দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি আটা ময়দায় মানভেদে দুই থেকে চার টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। আর এক মাসের ব্যবধানে তা কেজিতে আট টাকা ছাড়িয়েছে। সয়াবিন তেল নিয়ে ভোগান্তির মধ্যেই আটা ময়দার এই দাম বৃদ্ধিতে শঙ্কিত ভোক্তারা। বিশেষ করে বিপাকে পড়েছেন স্বল্প আয়ের মানুষ। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছে দেশে বছরে ৭৫ লাখ টন গমের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে ১১ লাখ টন গম দেশে উৎপাদিত হয়। বাকিটা আমদানি করা হয়। আর আমদানির বড় অংশ আসে রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে। বাকিটা ভারত যুক্তরাষ্ট্র আর্জেন্টিনা অস্ট্রেলিয়াসহ আটটি দেশ থেকে আমদানি করা হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর তথ্য অনুযায়ী গত ২০১৯২০ অর্থবছরে রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে দেশে মোট গম আমদানির ৬৩ শতাংশ কানাডা থেকে ১৮ শতাংশ ও বাকিটা অন্যান্য দেশ থেকে আমদানি করা হয়। তবে গত ২০২০২০২১ অর্থবছরে ভারত থেকে গম আমদানি বেড়েছে। এই সময়ে মোট গম আমদানির ৪৫ শতাংশ রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে কানাডা থেকে ২৩ শতাংশ ভারত থেকে ১৭ শতাংশ আমদানি করা হয়। বাকিটা গত অন্য দেশগুলো থেকে আমদানি করা হয়। কিন্তু হঠাৎ করে রাশিয়া ইউক্রেন ও ভারত গম রপ্তানি বন্ধ করায় বিপাকে পড়েছে বাংলাদেশ। কারণ এই তিনটি দেশ থেকেই বাংলাদেশ তার গমের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করে থাকে। ফলে দেশের বাজারে দ্রুতই এর প্রভাব পড়েছে। ... সংসদীয় কমিটির দুস্থ কোটা ও হজযাত্রায় বাড়তি খরচ ... সংসদীয় কমিটির দুস্থ কোটা ও হজযাত্রায় বাড়তি খরচ ...সংসদীয় কমিটির দুস্থ কোটা ও হজযাত্রায় বাড়তি খরচ সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি গতকাল তাদের বাজারদরের প্রতিবেদনে জানিয়েছে গতকাল খুচরাবাজারে প্রতি কেজি সাদা আটা ৪০ থেকে ৪৪ টাকা খোলা ময়দা ৫৮ থেকে ৬০ টাকা ও প্যাকেট ময়দা ৬২ থেকে ৬৮ টাকায় বিক্রি হয়। কিন্তু এক দিন আগে তা বাজারে যথাক্রমে ৩৬ থেকে ৪০ টাকা ৫৫ থেকে ৫৮ টাকা ও ৬০ থেকে ৬৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আর এক মাস আগে তা যথাক্রমে ৩৫ থেকে ৩৮ টাকা ৫০ থেকে ৫২ টাকা ও ৫৫ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। সরকারের এ সংস্থাটি জানিয়েছে এক বছর আগে দেশের বাজারে প্রতি কেজি খোলা আটা ৩০ থেকে ৩২ টাকা খোলা ময়দা ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা ও প্যাকেট ময়দা ৪২ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে প্রতি কেজি আটা ময়দায় ১০ থেকে ২৩ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। যদিও বাজারে দাম বেড়েছে আরও বেশি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলার পর দেশ দুটি থেকে আর গম আমদানি করা যায়নি। এরপর দেশের ব্যবসায়ীরা গম আমদানিতে ভারতমুখী হলেও এখন দেশটিও গম আমদানি বন্ধ করেছে। যদিও গতকাল ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে গত রপ্তানির নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার কথা বলেছে। তারা জানিয়েছে গমের যেসব চালান পরীক্ষার জন্য কাস্টমসের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং ১৩ মে বা এর আগে তাদের কাছে নিবন্ধিত হয়েছে এ ধরনের চালানগুলো রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হবে। এদিকে খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্র বলেছে ভারত গম রপ্তানি বন্ধ করলেও সরকারি পর্যায়ে গম আমদানির বিষয়ে কথা চলছে। এরই মধ্যে ৩ লাখ টন গম আমদানির জন্য ভারতের সঙ্গে চুক্তিও করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়া বেসরকারিভাবে ভারত থেকে গম আমদানির বিষয়ে ব্যবসায়ীরা সহযোগিতা চাইলে তা খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে করা হবে। ... ফের বাড়লো স্বর্ণের দাম ... ফের বাড়লো স্বর্ণের দাম ...ফের বাড়লো স্বর্ণের দাম চলতি ২০২১২২ অর্থবছরে গত ১ জুলাই থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে মোট ৫৫ লাখ ৪৬ হাজার টন গম বাংলাদেশ আমদানি করেছে। এর মধ্যে গত ১ মার্চ থেকে ১২ মে পর্যন্ত গম আমদানি হয়েছে ৬ লাখ ৮৭ হাজার টন। বর্তমানে সরকারের কাছে মজুত আছে ১ লাখ ১২ হাজার টন গম। রাশিয়া ইউক্রেন ও ভারত থেকে গম আমদানি বন্ধ হওয়ায় কীভাবে এই সংকট মোকাবিলা করা হবেএ প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন ভারত গম রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দিলেও চিন্তার কোনো কারণ নেই। সরকার আরও পাঁচটি দেশ থেকে গম আমদানির পথ খুঁজছে। ইতিমধ্যে কানাডার হাইকমিশনারের সঙ্গে গম আমদানির বিষয়ে কথা হয়েছে। এ ছাড়া ভারত আমাদের গম দেবে। তাই গম নিয়ে কোনো ধরনের সমস্যা হবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/264.csv b/Bangla_fin_news_articles/264.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3cc069d86101a6c12c792998635a0d23645e78ab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/264.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +264,আলমগীর র‌্যাঞ্চের ব্যবসায়িক চুক্তি,2022-05-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে দেশীয় ইকমার্স প্লাটফর্ম দারাজ ডট কমএর সঙ্গে যুক্ত হল আলমগীর র্যাঞ্চ লিমিটেড। মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানী ঢাকার গুলশানে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান কৃষি খামার আলমগীর র্যাঞ্চ লিমিটেড ও দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেডের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হয়। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আলমগীর র্যাঞ্চের পরিচালক ও লাবিব গ্রুপের ভাইসচেয়ারম্যান সুলতানা জাহান ও দারাজ বাংলাদেশের প্রধান প্রাতিষ্ঠানিক বিষয়ক কর্মকর্তা এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস। এছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আলমগীর র্যাঞ্চের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদুল আলম মনির প্রধান সমন্বয়ক শাহরিয়া শাহিন সুলতানা ও মহাব্যবস্থাপক সাদিয়া তাসনিম দারাজ বাংলাদেশের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা সাব্বির হোসাইন অধিগ্রহণ প্রধান সাইমুন সানজিদ চৌধুরীসহ অন্য কর্মকর্তারা। ... আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস বুধবার ... আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস বুধবার ...আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস বুধবার আলমগীর র্যাঞ্চ লাবিব গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। ইতি মধ্যেই গবাদি পশুর বিশ্বস্ত খামার আলমগীর র্যাঞ্চ সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে সঠিক যত্ন ও পরিচর্যার মাধ্যমে তাদের ক্রেতাদের নিকট সুস্থ সুন্দর ও সবল গরু সরবরাহের জন্য সুনাম অর্জন করেছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় দারাজ ডট কমএ প্রকাশিত ছবি ও ভিডিওএর মাধ্যমে গ্রাহক গরু ক্রয়ের পূর্বে গরুর ওজন দাঁত বয়স এবং রং সম্পর্কে পর্যাপ্ত ধারণা পাবেন। এছাড়া আলমগীর র্যাঞ্চ কর্তৃপক্ষ ক্রেতাদের সুবিধার্ধে নিজস্ব খরচে গরু গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেবে। আলমগীর র্যাঞ্চের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালাউদ্দিন আলমগীর বলেন নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব ডিজিটাল গরুর হাটের মাধ্যমে দেশের জনগণ যেন ন্যায্য মূল্যে সুস্থ ও সবল গরু ক্রয় করে কোরবানি দিতে পারেন সেই লক্ষ্যে এক সঙ্গে কাজ করছে আলমগীর র্যাঞ্চ ও দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেড। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/265.csv b/Bangla_fin_news_articles/265.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ab4663212fbd8415a1345966036c3ca84d685638 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/265.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +265,ভিসতাকে নাম্বার ওয়ান প্রতিষ্ঠান বানাতে চাই ইলিয়াস কাঞ্চন,2022-05-17,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,ভিসতাকে নাম্বার ওয়ান প্রতিষ্ঠান বানানোর প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেতা ও বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন। তিনি বলেন আশা করি সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ভিসতাকে দেশের নাম্বার ওয়ান প্রতিষ্ঠানে রূপ দিতে পারবো। মঙ্গলবার ১৭ মেবিকেলে ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে ভিসতা আয়োজিত গ্র্যান্ড রিসিপশনইলিয়াস কাঞ্চন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। ভিসতায় উদ্যোক্তা পরিচালক হিসেবে যোগ দেওয়ার প্রসঙ্গ টেনে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন আমি এর আগেও একটি দেশীয় ইলেট্রনিক্স পণ্য প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছি। আমি বরাবরই দেশীয় পণ্য প্রতিষ্ঠানকে ভালোবাসি। ভিসতাকেও ভালোবেসে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে যুক্ত হলাম। সাংবাদিকদের উদ্দেশে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন আমি আজ ইলিয়াস কাঞ্চন হতে পেরেছি আপনাদের জন্য। আপনারা সবসময় আমার পাশে ছিলেন এখনো আছেন এবং আগামীতেও থাকবেন। আপনারা যদি আমাদের সাপোর্ট দেন তাহলে ভিসতার মাধ্যমে দেশীয় পণ্যকে বিশ্বে তুলে ধরতে পারবো। ভিসতার পরিচালক উদয় হাকিমের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভিসতা ইলেট্রনিক্সের চেয়ারম্যান সামসুল আলম ব্যবস্থাপনা পরিচালক লোকমান হোসেন আকাশ পরিচালক প্রকৌশলী মো. মইনুল হক এইচভ্যাকের পরিচালক প্রকৌশলী মো. শহীদ উল্লাহ ওভিসতার হেড অব মার্কেটিং তানভীর জিহাদ প্রমুখ। এ সময় ভিসতার সার্বিক বিষয়ে অতিথি ও সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন উদয় হাকিম। তিনি বলেন ইলেকট্রনিক্স সেক্টরে দেশের সবচেয়ে মেধাবী ও দক্ষ টিম এখন ভিসতায়। ভিসতার ব্যবস্থাপনা পরিচালক লোকামান হোসেন আকাশ ছিলেন ওয়ালটনের ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটিং এবং পলিসি বিভাগের প্রধান ভিসতার চেয়ারম্যান শামসুল আলম ছিলেন ওয়ালটনের সোর্সিং বিভাগের প্রধান আর আরেকজন পরিচালক মইনুল হক ছিলেন ওয়ালটনের প্রধান প্রকৌশলী। উদয় হাকিম আরও বলেন জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন উদ্যোক্তা পরিচালক হিসেবে আমাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় মেধা ও দক্ষতার সঙ্গে ব্যক্তি ইমেজ ও বলিষ্ট নেতৃত্বের সমন্বয় হয়েছে। অধিক মুনাফা নয় বরং কম মুনাফা করে ক্রেতাদের কাছে রুচিশীল ও টেকসই পণ্য পৌঁছে দেওয়াই হবে ভিসতার প্রধান টার্গেট। প্রতিষ্ঠানটির এই পরিচালক আরও বলেন গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটিতে রয়েছে ভিসতার কারখানা। বাংলাদেশের বাজারে সবার আগে অ্যান্ড্রয়েড টিভি নিয়ে এসেছে প্রতিষ্ঠানটি। টেলিভিশন দিয়ে যাত্রা শুরু করলেও আস্তে আস্তে অন্যান্য হোম অ্যাপ্লায়েন্স বাজারে আনবে ভিসতা। সর্বশেষ রেফ্রিজারেটর উৎপাদন ও বিপণনে যাবে প্রতিষ্ঠানটি। সাংবাদিক ভাইয়েরা যদি আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে আমাদের চলার পথ আরও সুগম হবে বলে আমরা ভিসতা পরিবার মনে করি। দেশীয় ইলেকট্রনিক্স পণ্য প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান সামসুল আলম বলেন বাংলাদেশে ইলেকট্রনিক্স পণ্যের বিশাল একটি মার্কেট রয়েছে।এখানে অনেক কিছু করার সুযোগ রয়েছে। আমরা এই সুযোগটা কাজে লাগাতে চাই। চলার পথে ইলিয়াস কাঞ্চনের মতো গুণীজনকে পেয়ে আমারা গর্বিত। দেশীয় পণ্য এখন মানুষের কাছে খুব পরিচিত একটি নাম। আমরা নম্বর ওয়ান হওয়ার প্রত্যয়ে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এগোতে চাই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/266.csv b/Bangla_fin_news_articles/266.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a349d9c7e7e93dd2c96c649b08bc14e0256b24a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/266.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +266,ফের বাড়লো স্বর্ণের দাম,2022-05-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েছে। ভরিতে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে এক হাজার ৭৫০ টাকা। ফলে সবচেয়ে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের প্রতি ভরির দাম বেড়ে দাঁড়াবে ৭৮ হাজার ২৬৫ টাকায়। যা এতদিন ছিল ৭৬ হাজার ৫১৬ টাকা। মঙ্গলবার ১৭ মে বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এমএ হান্নান আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। আন্তর্জাতিক বাজারে দেশের বাজারেও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। বুধবার থেকে সারা দেশে স্বর্ণের নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/267.csv b/Bangla_fin_news_articles/267.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d2bac84c0b23490c7d0b8a47caee102e0f0b3a1e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/267.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +267,এবার দেশের বাইরে এক্সপোর্ট করছে স্বপ্ন,2022-05-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রিটেইল চেইন শপ স্বপ্ন এবার দেশের বাইরে এক্সপোর্ট যাত্রা শুরু করেছে। গত ৩১ মার্চ এ যাত্রা শুরু করে। গতকাল রবিবার ১৫ মে স্বপ্ন দ্বিতীয় এক্সপোর্ট করে। এরমধ্যে স্বপ্নের গ্লোবাল গ্যাপ সার্টিফাইড লাউও আছে। স্বপ্ন প্রথম কনসাইটমেন্টে পটল ঢেড়শ কাঁচা আম আলু করলাসহ ২৬ ধরনের সবজি ও ফল হংকংএ এক্সপোর্ট করে। স্বপ্নর গ্লোবাল গ্যাপ উদ্যোগে ইউএসএআইডি বিশেষ সহযোগিতা করেছে। এখন থেকে আরব আমিরাত অস্ট্রেলিয়া যুক্তরাজ্য যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশে সাত ধরনের পণ্য স্বপ্ন রপ্তানি করতে পারবে প্রতিষ্ঠানটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/268.csv b/Bangla_fin_news_articles/268.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..583712841b0421e6ef1c7f517b4c304dea976c8b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/268.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +268,শেয়ারবাজারে ধস ফের সাড়ে ৬ হাজারের নিচে ডিএসইএক্স,2022-05-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,টানা দরপতন চলছে দেশের শেয়ারবাজার। ফলে প্রতিদিনই কমছে মূল্যসূচক। সোমবার ১৬ মে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৩৪ পয়েন্ট পতনের পর ৬ হাজার ৪৩০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন লেনদেন শুরু হওয়ার কিছু সময় পর থেকে পতন শুরু হয়ে শেষ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। আজ অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর পতন হয়েছে। ডিএসই৩০ সূচক ৪০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩৬৫ পয়েন্টে ডিএসইএস শরীয়াহ সূচক ২১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪১০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে ৩৮১ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৬টির কমেছে ৩৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭টির। ... ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্তের ৭৫ শতাংশই ঢাকার ... ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্তের ৭৫ শতাংশই ঢাকার ...২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্তের ৭৫ শতাংশই ঢাকার অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ২৩০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৩১৯ পয়েন্টে। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৮৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৮৬৪ পয়েন্টে সিএসই৩০ সূচক ১৯৪ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৬৬৭ পয়েন্টে সিএসই৫০ সূচক ২৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৯৬ পয়েন্টে এবং সিএসআই সূচক ২০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৯৩ পয়েন্টে। সিএসইতে ৩০৬ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৯টির কমেছে ২৬৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১০টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/269.csv b/Bangla_fin_news_articles/269.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7d1ef2d3a64a79b3fa10628ce41d8be0f2c7256c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/269.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +269,ভিসতায় যোগ দিচ্ছেন ইলিয়াস কাঞ্চন,2022-05-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইলিয়াস কাঞ্চন নাম শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে আপাদমস্তক একজন অভিনেতা। রাজপথে নিরাপদ চড়ক চাই আন্দোলনের নেতা হিসেবেও সুনাম কুড়িয়েছেন অনেক। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতিও নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। এবার নিজের নামের সঙ্গে জুড়ে দিচ্ছেন উদ্যোক্তা। শিগগির দেশীয় ইলেক্ট্রনিক্স প্রতিষ্ঠান ভিসতায় উদ্যোক্তা পরিচালক হিসেবে যোগ দিচ্ছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ও সাংবাদিক উদয় হাকিম। ... ভ্যাট ফাঁকি দিয়ে মোবাইল ফোনসেট আমদানি করেছে অপো ... ভ্যাট ফাঁকি দিয়ে মোবাইল ফোনসেট আমদানি করেছে অপো ...ভ্যাট ফাঁকি দিয়ে মোবাইল ফোনসেট আমদানি করেছে অপো পরিচালক উদয় হাকিম বলেন সিনেমার সফল অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন এবার উদ্যোক্তা পরিচালক হিসেবে সবার সামনে হাজির হবেন। তিনি উদ্যোক্তা পরিচালক হিসেবে ভিসতা ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডে যোগ দিচ্ছেন। এ উপলক্ষে ভিসতার পক্ষ থেকে গ্র্যান্ড রিসিপশনের আয়োজন করা হয়েছে। যেখানে হাজির থাকবেন ইলিয়াস কাঞ্চনসহ ইলেকট্রনিক্স প্রতিষ্ঠানটির কর্তারা। ১৭ মে বিকেলে ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে এই আনুষ্ঠানিকতা হবে। এদিকে এই বিষয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি ইলিয়াস কাঞ্চনের পক্ষ থেকে। জানা গেছে এরমধ্যে তিনি উক্ত প্রতিষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। অপেক্ষা শুধু আনুষ্ঠানিকতার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/27.csv b/Bangla_fin_news_articles/27.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..31fd2a8077a493c16a6815670aa57ae513ea3768 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/27.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +27,বেড়েছে স্বর্ণের দাম,2022-07-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম মান অনুযায়ী ১ হাজার ৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ৩৪১ টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ার কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মঙ্গলবার ২৬ জুলাই বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বুধবার ২৭ জুলাই থেকে দেশে নতুন দাম অনুযায়ী স্বর্ণ কেনাবেচা করা হবে। নতুন দাম অনুযায়ী ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১১.৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণ কিনতে খরচ পড়বে ৭৮ হাজার ৫৫৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের স্বর্ণ প্রতি ভরি ৭৫ হাজার টাকা ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণ কিনতে লাগবে ৬৪ হাজার ২৬৯ টাকা। তবে সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের দাম অপরিবর্তিত আছে। সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৫২ হাজার ৭২১ টাকা। ... কৃষিখাতে ১৩ এআইপি প্রাপ্তদের সম্মাননা আগামীকাল ... কৃষিখাতে ১৩ এআইপি প্রাপ্তদের সম্মাননা আগামীকাল ...কৃষিখাতে ১৩ এআইপি প্রাপ্তদের সম্মাননা আগামীকাল স্বর্ণের বর্তমান দাম ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি ১১.৬৬৪ গ্রাম সোনা ৭৭ হাজার ২১৬ টাকা। ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি ৭৩ হাজার ৭১৬ টাকা ১৮ ক্যারেট প্রতি ভরি ৬৩ হাজার ২১৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের ৫২ হাজার ৭২১ টাকা। এদিকে রূপার দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রূপার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫১৬ টাকা। ২১ ক্যারেটের রূপার দাম ১৪৩৫ টাকা ১৮ ক্যারেটের ১২২৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রূপার দাম ৯৩৩ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/270.csv b/Bangla_fin_news_articles/270.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..006e8f675539905fb2522e6db112a425c76faa60 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/270.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +270,ব্যাংকগুলোতে ডলার সংকট এলসি খুলতে বিড়ম্বনা,2022-05-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধসহ নানা কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের মূল্য ও জাহাজ ভাড়া বেড়ে গেছে। এতে বেড়েছে আমদানি খরচ। অন্যদিকে যেহারে আমদানি বাড়ছে একই হারে রপ্তানি না বাড়ার কারণে বাণিজ্য ঘাটতি বেড়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি দেশের বাণিজ্য ঘাটতিতে রেকর্ড তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি বেড়ে গেছে ডলারের দাম। চরম ডলার সংকট দেখা দিয়েছে ব্যাংক খাতে। এলসি মূল্য পরিশোধ করতেও হিমশিম খাচ্ছে কিছু কিছু ব্যাংক। বিশেষ করে ছোট ব্যাংকগুলোতে সবচেয়ে বেশি ডলার সংকট রয়েছে। বিভিন্ন কারণে এসব ব্যাংকের রপ্তানি বাণিজ্যের অগ্রগতি ঘটেনি। আমদানিতেও অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় তারা পিছিয়ে। ডলার সংকটের কারণে ঋণপত্র খুলতে বিড়ম্বনায় পড়ছে ব্যাংকগুলো। তবে যেসব ব্যাংকে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেশি তাদের কাছে পর্যাপ্ত ডলার আছে। এর বিপরীতে পর্যাপ্ত রেমিট্যান্স না আসায় ডলার সংকটে পড়েছে তৃতীয় ও চতুর্থ প্রজন্মের ব্যাংকগুলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে রেমিট্যান্স সংগ্রহে সবচেয়ে এগিয়ে ইসলামী ব্যাংক ডাচ্বাংলা ব্যাংক ব্যাংক এশিয়া মিউচুয়াল ট্রাস্ট ও সাউথইস্ট ব্যাংক। অন্যদিকে রেমিট্যান্স সংগ্রহে সবচেয়ে পিছিয়ে থাকা ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে ইউনিয়ন পদ্মা এনআরবি মিডল্যান্ড মধুমতি মেঘনা গ্লোবাল ইসলামী এনআরবি কমার্শিয়াল ও সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স। ডলারের প্রয়োজন মেটাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের শরণাপন্ন হচ্ছে অনেক ব্যাংক। তাতেও সংকট কাটছে না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জানান প্রয়োজন অনুযায়ী কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ডলার কিনছে কিছু ব্যাংক। কিন্তু আবেদন করেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে অনেক ব্যাংক ডলার পাচ্ছে না এমন অভিযোগও রয়েছে। বিষয়টি অবহিত করার জন্য গভর্নরের কাছে চিঠিও পাঠিয়েছে একটি ব্যাংক। আমদানি ব্যয় যে হারে বাড়ছে রপ্তানি ও রেমিট্যান্স থেকে বৈদেশিক মুদ্রার আয় হচ্ছে সে তুলনায় কম। এতে চাপে পড়েছে বৈদেশিক মুদ্রাবাজার। এ অবস্থায় গাড়িসহ বিলাসপণ্যের আমদানিতে ৭৫ শতাংশ এলসি মার্জিন নির্ধারণ করা হয়েছে। এরপরও এ সময়ে যাতে আমদানি দায় পরিশোধে কেউ যেন ব্যর্থ না হয় সে লক্ষ্যে ব্যাংকগুলোর কাছে প্রচুর ডলার বিক্রি করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ১০ মে দুই কোটি ১০ লাখ ডলার বিক্রির মধ্য দিয়ে চলতি অর্থবছরের এ পর্যন্ত বিক্রির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫০২ কোটি ডলার। এর বিপরীতে বাজার থেকে ৪৩ হাজার কোটি টাকার বেশি উঠে এসেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে। এর আগে কোনো এক অর্থবছরে এত পরিমাণ ডলার বিক্রি হয়নি। জানা গেছে গত অর্থবছর বিভিন্ন ব্যাংকের হাতে উদ্বৃত্ত ডলার থাকায় তাদের কাছ থেকে রেকর্ড ৭৯৪ কোটি ডলার কিনেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তখন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে একের পর এক রেকর্ড হতে থাকে। গত বছরের জানুয়ারিতে ৪২ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলার থেকে আগস্টে রিজার্ভ দাঁড়ায় ৪৮ দশমিক শূন্য ছয় বিলিয়ন ডলারে। অথচ এখন তা ৪১ বিলিয়ন ডলারের ঘরে নেমেছে। গত মঙ্গলবার এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে আকু ২২৪ কোটি ডলারের দায় পরিশোধের পর রিজার্ভ ৪২ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ব্যাংকিং চ্যানেলে গত ২২ মার্চ প্রতি ডলারের দাম ছিল ৮৬ টাকা। এরপর কয়েক দফায় দাম বাড়ানো হয়। আর গত সোমবার তা বাড়িয়ে ৮৬ টাকা ৭০ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। তবে ব্যাংকগুলো আমদানিকারকদের থেকে প্রতি ডলারের বিপরীতে ৯২৯৩ টাকা আদায় করছে। ৯৫ টাকা নেওয়ার কথাও জানিয়েছেন কেউ কেউ যদিও ব্যাংকগুলোর ঘোষিত দামে তা উল্লেখ নেই। উল্লেখ্য ডলারের দাম বাড়ায় এবং রিজার্ভে টান পড়ায় এখন বিলাসপণ্য আমদানি নিরুত্সাহিত করতে শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এজন্য গাড়ি ও ইলেকট্রনিক পণ্যের ঋণপত্র খোলার সময় নগদ জমার পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এ নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয় করোনার প্রভাব এবং বহির্বিশ্বে যুদ্ধাবস্থার কারণে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় দেশের মুদ্রা ও ঋণ ব্যবস্থাপনা অধিকতর সুসংহত রাখার লক্ষ্যে আমদানি ঋণপত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে নগদ মার্জিন হার পুনর্নির্ধারণ করা হলো। এর ফলে মোটর কার সেডান কার এসইউভি ইত্যাদি ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স হিসেবে ব্যবহৃত ইলেকট্রনিকসামগ্রীর আমদানির ঋণপত্র খোলার সময় ন্যূনতম ৭৫ শতাংশ নগদ মার্জিন সংরক্ষণ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/271.csv b/Bangla_fin_news_articles/271.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d3189dd5139c732a899db4f1dd186cd7f64ceff1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/271.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +271,দেশে গবেষণা ও উন্নয়ন খাতে মাথপিছু ব্যয় ৭০০ টাকা,2022-05-16,আলাউদ্দিন চৌধুরী,দেশে গবেষণা ও উন্নয়ন খাতে যে ব্যয় করা হচ্ছে সেটি মোট দেশজ উৎপাদের জিডিপি শতকরা হিসেবে মাত্র শূন্য দশমিক ৪৪ শতাংশের সমান। গবেষণা ও উন্নয়নে মাথাপিছু ব্যয় হচ্ছে মাত্র ৭০০ দশমিক ৩৪ টাকা ৮.৩৩ ডলার। সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর তথ্য নিয়ে করা এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বিবিএস মোট ছয়টি বিষয়ের ওপর এক সমীক্ষা প্রতিবেদন সম্প্রতি প্রকাশ করেছে। তার মধ্যে গবেষণা ও উন্নয়ন আরঅ্যান্ডডি খাতে ব্যয়ের এই চিত্র উঠে এসেছে। মূলত করোনা পূর্ববর্তী সময়ে ২০১৯ সালের তথ্য এই সমীক্ষায় ব্যবহার করা হয়েছে। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গবেষণা ও উন্নয়ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ এটি দেশের উদ্ভাবন কর্মক্ষমতার একটি অনন্য পরিমাপক। উদ্ভাবন এখন সর্বজনীনভাবে উন্নয়নশীল এবং উন্নত উভয় দেশের জন্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির একটি ইঞ্জিন হিসেবে বিবেচিত। একইভাবে দারিদ্র্যবিমোচনের একটি গুরুত্ব চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। কার্যকর উদ্ভাবনী নীতিনির্ধারণে বেঞ্চমার্ক হিসেবে নির্ভরযোগ্য সূচক প্রয়োজন। গবেষণা ও পরীক্ষামূলক উদ্ভাবন একটি দেশের জাতীয় উদ্ভাবন ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ উপাদন। তাছাড়া গবেষণা ও উন্নয়ন অর্থনৈতিক ইউনিটের উৎপাদনশীলতার হার বাড়ানোর জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। বিবিএস জরিপ সংশ্লিষ্টরা জানান সর্বাধিক গুরুত্ব থাকা সত্ত্বেও আমাদের দেশে আরঅ্যান্ডডি ব্যয়ের পরিমাণ নির্ণয় করার কোনো প্রচেষ্টা এর আগে নেওয়া হয়নি। ফলস্বরূপ আরঅ্যান্ডডির ব্যয়ের কোনো সরকারি পরিসংখ্যান নেই। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য বিস্তৃত তথ্য ও পরিসংখ্যান একটি পূর্বশর্ত এবং গবেষণা ও উন্নয়নে ব্যয় সেগুলোর মধ্যে একটি। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা এবং ব্যবহারকারীর প্রয়োজনে বিবিএস ২০১৯ সালের গবেষণা এবং উন্নয়ন ব্যয় পরিমাপের জন্য এই সমীক্ষাটি করেছে। বিবিএস উল্লেখ করেছে এটি ছিল আমাদের দেশে এই ধরনের প্রথম সমীক্ষা এতে সকল প্রকার অর্থনৈতক খাতে অর্থাত্ উচ্চশিক্ষা সরকার ব্যবসা এবং বেসরকারি অলাভজনক খাত অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ... মোবাইল ব্যাংকিংয়ে সর্বোচ্চ লেনদেন ... মোবাইল ব্যাংকিংয়ে সর্বোচ্চ লেনদেন ...মোবাইল ব্যাংকিংয়ে সর্বোচ্চ লেনদেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা খাতে ব্যয় সমীক্ষায় দেখা যায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এই খাতে কাঙ্ক্ষিত ব্যয় করতে পারছে না। সমীক্ষার জন্য উচ্চশিক্ষা খাতের সরকারি ও বেসরকারি উভয় ধরনের বিশ্ববিদ্যালয় যেমনসাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয় টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় অন্তর্ভুক্ত ছিল। বর্তমানে দেশে ১৫১টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে এর মধ্যে ৪৬টি সরকারি এবং ১০৫টি বেসরকারি। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ইউজিসি তথ্যে দেখা যায় মোট ৪৬টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আটটি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা ও উন্নয়নে কোনো অর্থ ব্যয় করেনি। একই সময়ে মোট ১০৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ১৬টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা ও উন্নয়নে কোনো অর্থ ব্যয় করেনি। বেসরকারি ও সরকারি উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্কলিত মোট গবেষণা ও উন্নয়ন ব্যয় ছিল ১ হাজার ৩৭১ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৩৫৭ কোটি ৯২ লাখ টাকা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ১ হাজার ১৩ কোটি ৫৮ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। প্রতিটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে ৯ কোটি ৪২ লাখ টাকা এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গড়ে ১১ কোটি ৩৮ টাকা ব্যয় করেছে। আরঅ্যান্ডডি ব্যয়ের মধ্যে স্থায়ী সম্পদ যেমন জমি ভবনসহ যন্ত্র ও সরঞ্জাম এবং কম্পিউটার সফটওয়্যারের মতো মূলধন ব্যয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যাচ্ছে প্রতিটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক গবেষণা ও উন্নয়ন ব্যয় সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে বেশি। যদি আরঅ্যান্ডডির জন্য মূলধন ব্যয় বাদ দেওয়া হয় তাহলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্কলিত গবেষণা ও উন্নয়ন ব্যয় চলতি ব্যয় দাঁড়ায় মাত্র ৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকায়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এই খাতে যে ব্যয় হচ্ছে জিডিপির শতকরা হিসেবে তার পরিমাণ মাত্র শূন্য দশমিক শূন্য ৫ শতাংশের সমান। সরকারি খাত সরকারি খাতে ২০১৯ সালে মোট গবেষণা ও উন্নয়ন খাতে ব্যয় হয়েছে ৩ হাজার ৯০০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। সরকারি খাতে মোট গবেষণা ও উন্নয়ন ব্যয়ের মধ্যে পাবলিক রিসার্চ ইনস্টিটিউটের গবেষণা ও উন্নয়ন ব্যয় ১ হাজার ৫৬০ কোট ৩৫ লাখ টাকা ৪০ শতাংশ এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয় বিভাগ অধিদপ্তরের অধীনে গবেষণা ও উন্নয়ন ব্যয় ২ হাজার ৩৪০ কোটি ৩৯ লাখ টাকা ৬০ শতাংশ। জিডিপির শতকরা হিসাবে সরকারি খাতে গবেষণা ও উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে মাত্র শূন্য দশমিক ১৫ শতাংশ। বেসরকারি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান দেশে বেসরকারি খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে গবেষণা ও উন্নয়ন কার্যক্রম করছে এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা খুব বেশি নয়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান উল্লেখিত বছরে মোট ৭৬০ কোটি টাকা এই খাতে ব্যয় করেছে। জিডিপির হিসাবে এই ব্যয় মাত্র শূন্য দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আমাদের দেশে স্বল্পসংখ্যক প্রতিষ্ঠান গবেষণা ও উন্নয়ন কাজে অর্থ ব্যয় করে থাকে। আবার কিছু প্রতিষ্ঠান অনিয়মিত ভাবে এই ব্যয় করছে। মূলত কিছু ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি সফটওয়্যার কোম্পানি খাদ্য ও পানীয় প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান তামাকজাতদ্রব্য প্রস্তুতকারক ছাড়াও বস্ত্র চামড়া রাসায়নিক রাবার ও প্লাস্টিক মৌলিক ধাতু প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান গবেষণা ও উন্নয়ন কাজে অর্থ ব্যয় করে থাকে। এসব প্রতিষ্ঠানের মোট গবেষণা ও উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে ৫ হাজার ৫৬৫ কোটি ২৮ লাখ টাকা। জিডিপির হিসাবে এর অংশ মাত্র শূন্য দশমিক ২১ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/272.csv b/Bangla_fin_news_articles/272.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c00e3ebf04b2f7895ff6ff5441c5ecdbe487734c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/272.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +272,মোবাইল ব্যাংকিংয়ে সর্বোচ্চ লেনদেন,2022-05-16,রেজাউল হক কৌশিক,চলতি বছরের মার্চ মাসে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে রেকর্ড পরিমাণ লেনদেন হয়েছে। এ মাসে লেনদেন হয়েছে ৭৭ হাজার ২২ কোটি টাকা। একক মাস হিসেবে এর আগে কখনো এত লেনদেন হয়নি। এর আগে গত জানুয়ারি মাসে ৭৩ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকা লেনদেন করেন গ্রাহকরা। যা এখন পর্যন্ত একক মাস হিসেবে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন। গত বছরের মে মাসে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয় ৭১ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে। মোবাইল ব্যাংকিং এমএফএস সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তারা বলেছেন এক মাসে এত লেনদেন এর আগে কখনো হয়নি। শহর থেকে গ্রামে বা গ্রাম থেকে শহরে তাৎক্ষণিকভাবে টাকা পাঠানোর সুবিধার কারণে দেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় গ্রাহক সংখ্যার সঙ্গে বাড়ছে লেনদেনের পরিমাণ। বিকাশ রকেট এমক্যাশ উপায়সহ দেশে বর্তমানে ১৩টি প্রতিষ্ঠান মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আর্থিক সেবা এমএফএস দিচ্ছে। ডাক বিভাগের সেবা নগদ একই ধরনের সেবা দিচ্ছে। তবে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানটির মোবাইল ব্যাংকিং সেবা এই হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংক ১৩টি এমএফএস সেবার হালনাগাদ তথ্য নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে দেখা গেছে লেনদেনের পাশাপাশি মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় বাড়ছে এজেন্ট সংখ্যা। মার্চ শেষে ১১ লাখ ৫১ হাজার এজেন্ট ছিল। অবশ্য গত বছরের চেয়ে গত মার্চে গ্রাহক সংখ্যা কিছু কমেছে বলে পরিসংখ্যানে দেখা গেছে। ২০২১ সালের ডিসেম্বর শেষে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে নিবন্ধিত গ্রাহক সংখ্যা ছিল ১১ কোটি ১৪ লাখ ৯৮ হাজার ৬৬৯। মার্চ শেষে সেটা কমে হয়েছে ১০ কোটি ৯১ লাখ ৩০ হাজার ৪০৫ জন। গ্রাহকের মধ্যে গ্রামাঞ্চলে ৫ কোটি ৬৭ লাখ ও শহরের গ্রাহক সংখ্যা ৫ কোটি ২৫ লাখ। নিবন্ধিতদের মধ্যে পুরুষ ৬ কোটি ৩১ লাখ ৭৫ হাজার ও নারী গ্রাহক প্রায় ৪ কোটি ৫৬ লাখ ২৬ হাজার। ... যে কারণে শিশুকিশোররা অপরাধপ্রবণ হয়ে ওঠে ... যে কারণে শিশুকিশোররা অপরাধপ্রবণ হয়ে ওঠে ...যে কারণে শিশুকিশোররা অপরাধপ্রবণ হয়ে ওঠে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা এখন আর শুধু টাকা পাঠানোতেই সীমাবদ্ধ নেই বরং এর মাধ্যমে দৈনন্দিন কেনাকাটা গ্যাসবিদু্যত্পানিসহ বিভিন্ন বিল পরিশোধ ও মোবাইলে রিচার্জসহ নানা ধরনের সেবা মিলছে। রাজধানী ও জেলা শহরে গাড়িচালক ও গৃহপরিচারিকাদের বেতনও এখন দেওয়া হচ্ছে বিকাশ রকেট ও নগদের মতো সেবামাধ্যম ব্যবহার করে। শ্রমজীবীরাও এখন এমএফএস সেবার মাধ্যমে গ্রামে টাকা পাঠাচ্ছেন। মার্চ মাসে মোবাইল ব্যাংকিং হিসাবগুলোতে জমা পড়েছে ক্যাশ ইন ২৩ হাজার ৭০৭ কোটি টাকা উত্তোলন করা হয়েছে ক্যাশ আউট ২০ হাজার ৭৯১ কোটি টাকা। এমএফএস সেবায় ব্যক্তি হিসাব থেকে ব্যক্তি হিসাবে ২২ হাজার ২৮৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বেতনভাতা বাবদ বিতরণ হয় ২ হাজার ৮৭৭ কোটি টাকা। বিভিন্ন পরিষেবার ১ হাজার ২৩২ কোটি টাকার বিল পরিশোধ হয়। কেনাকাটার ২ হাজার ৮৮৪ কোটি টাকার বিলও পরিশোধ হয় এ মাধ্যমে। বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১০ সালে মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু করে। ২০১১ সালের ৩১ মার্চ বেসরকারি খাতের ডাচ্বাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং সেবার মধ্য দিয়ে দেশে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের যাত্রা শুরু হয়। এরপরই ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করে বিকাশ। বর্তমানে মোবাইল ব্যাংকিং বাজারের সিংহভাগই বিকাশের দখলে। এছাড়া নতুন প্রতিষ্ঠান হিসেবে নগদ বাজার দখলে বেশ ভালোভাবেই এগুচ্ছে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের থেকে চূড়ান্ত লাইসেন্স না পাওয়ায় মোবাইল ব্যাংকিংয়ে হিসাবে ঐ প্রতিষ্ঠান হিসাব সংযুক্ত হচ্ছে না। নগদের হিসাব সংযুক্ত হলে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের লেনদেন ও গ্রাহক সংখ্যাসহ সবগুলো ক্যাটাগরিতে হিসাব বেড়ে যাবে। এদিকে গত মাস এপ্রিল থেকে মোবাইলের মাধ্যমে আর্থিক সেবা এমএফএস বা মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের সীমা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন লেনদেন সীমা অনুযায়ী বিকাশ রকেট নগদের মতো আর্থিক সেবার গ্রাহকেরা দিনে ৩০ হাজার টাকা এবং মাসে ২ লাখ টাকা জমা ক্যাশ ইন করতে পারছেন। ব্যাংকের হিসাব বা কার্ড থেকে দিনে ৫০ হাজার টাকা এবং মাসে সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা জমা করতে পারছেন। একইভাবে গ্রাহক দিনে ২৫ হাজার টাকা এবং মাসে সর্বোচ্চ দেড় লাখ টাকা উত্তোলন ক্যাশ আউট করতে পারছেন। তবে এমএফএস হিসাবের স্থিতি কোনোভাবেই ৩ লাখ টাকার বেশি রাখা যাবে না বলেও বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে। নতুন নির্দেশনা মতে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের গ্রাহকেরা একে অন্যকে দিনে ২৫ হাজার টাকা এবং প্রতি মাসে ২ লাখ টাকা পাঠাতে পারছেন। আগে প্রতি মাসে একজন গ্রাহক অন্য একজন গ্রাহককে সর্বোচ্চ ৭৫ হাজার টাকা পাঠাতে পারতেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/273.csv b/Bangla_fin_news_articles/273.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f783a999e67402f4a651d809bc10142330ff0d34 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/273.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +273,টিসিবির পণ্য বিক্রি ৩০ মে পর্যন্ত  স্থগিত,2022-05-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামীকাল সোমবার ১৬ মে থেকে স্বল্প মূল্যে পণ্য বিক্রির কথা থাকলেও তা স্থগিত করেছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি। রবিবার রাতে টিসিবির তথ্য কর্মকর্তা হুমায়ুন করিব সাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় চলতি মাসের সাধারণ ট্রাকসেল কার্যক্রম ১৬ মে থেকে ৩০ মে পর্যন্ত স্থগিত করা হলো। আগামী জুন মাসে ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে সারাদেশে এক কোটি পরিবারে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে। ..... টিসিবির বিজ্ঞপ্তি। ... . এর আগে গত ১১ মে টিসিবির চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আরিফুল হাসান জানিয়েছিলেন ১৬ মে থেকে ১১০ টাকা লিটার দরে সয়াবিন তেল ৬৫ টাকা কেজি দরে মসুর ডাল ৫৫ টাকা কেজি দরে চিনি এবং ৬৫ টাকা কেজি দরে ছোলা বিক্রি করা হবে। একজন ক্রেতা টিসিবির ভ্রাম্যমাণ ট্রাক থেকে সর্বোচ্চ দুই কেজি চিনি ২ লিটার সয়াবিন তেল ও ২ কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন। তিনি আরওটিসিবির পণ্য বিক্রির ৩০ মে পর্যন্ত স্থগিত বলেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় আগামী জুনেই কার্ডের মাধ্যমে সারা দেশে এক কোটি পরিবারকে টিসিবির পণ্য পৌঁছে দেওয়া হবে। সে কার্যক্রমও চলছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/274.csv b/Bangla_fin_news_articles/274.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..236e61f17f0a3dbf5189a679468b8e84aff6e59d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/274.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +274,আজ ব্যাংক ও শেয়ারবাজার বন্ধ,2022-05-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব বৌদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে আজ রবিবার দেশের ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং পুঁজিবাজারের লেনদেন ও দাপ্তরিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।শেয়ারবাজার বিষয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই চিফ অপারেটিং অফিসার ও মুখপাত্র সাইফুর রহমান মজুমদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। একই তথ্য জানান চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই ভারপ্রাপ্ত এমডি গোলাম ফারুক। ... করোনাপরবর্তী অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত করতে উদ্যোগ প্রয়োজন ... করোনাপরবর্তী অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত করতে উদ্যোগ প্রয়োজন ...করোনাপরবর্তী অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত করতে উদ্যোগ প্রয়োজনতারা বলেন দেশে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব বৌদ্ধ পূর্ণিমা যথাযথ মর্যাদায় পালিত হয়। তাই দিনটি উদ্যাপনের জন্য রবিবার লেনদেন বন্ধ থাকবে। এই দিন সরকারি ছুটি ফলে ব্যাংক বন্ধ থাকে। পুঁজিবাজারের পাশাপাশি দিবসটি উপলক্ষে ব্যাংকবিমাসহ দেশের সব সরকারি আধা সরকারি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ১৬ মে যথারীতি লেনদেন চলবে পুঁজিবাজারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/275.csv b/Bangla_fin_news_articles/275.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05d218d5e8ae4de871fdf5248b42185eaee5b91c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/275.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +275,করোনাপরবর্তী অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত করতে উদ্যোগ প্রয়োজন,2022-05-14,রেজাউল করিম খোকন,আগামী ৯ জুন জাতীয় সংসদে নতুন অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী। এটা স্বাধীন বাংলাদেশের ৫২তম এবং বর্তমান সরকারের টানা ১৪তম এবং অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের এটি হবে চতুর্থ বাজেট। এখন পর্যন্ত যা জানা যাচ্ছে তাতে আগামী ২০২২২৩ অর্থবছরে বাজেটের আকার হতে পারে ৬ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের মূল বাজেটের আকার ছিল ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। এতে মোট দেশজ উৎপাদনে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৭ দশমিক ২ শতাংশ। পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাময়িক হিসাবে এটি ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ হতে পারে বলে প্রাক্কলন করা হয়েছে। করোনা ভাইরাস সংকট পরবর্তী অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করতে শিক্ষা স্বাস্থ্য কৃষি ও সামাজিক নিরাপত্তা খাতকে প্রধান্য দিয়ে আগামী ২০২২২০২৩ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবনা করা হচ্ছে বলে জানা যাচ্ছে। মূলত আমদানিরপ্তানিতে উচ্চ প্রবৃদ্ধি ম্যানুফ্যাকচারিং ও সেবা খাতে চাঙ্গাভাব ফিরে আসা কৃষি খাতের প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। চলতি অর্থবছর জনশক্তি রপ্তানিতে ৩৭৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হওয়ায় খুব শিগ্গিরই রেমিটেন্স প্রবাহেও উচ্চ প্রবৃদ্ধি আশা করা হচ্ছে। জুলাইডিসেম্বর সময়ে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি বেড়েছে ৪২.৮১ শতাংশ ও জুলাইজানুয়ারি সময়ে শিল্পের কাঁচামাল আমদানির ঋণপত্র খোলার হার বেড়েছে ৫১ শতাংশেরও বেশি। গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি প্রায় ৪৮ শতাংশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে প্রায় ২৮ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের বাকি সময়েও প্রধান দুই বাজারে রপ্তানি প্রবৃদ্ধির এ ধারা অব্যাহত থাকবে। তবে ইউক্রেন যুদ্ধ প্রলম্বিত হলে বিশ্ববাজারে তেল ও খাদ্যপণ্যসহ পণ্যবাজার সার্বিকভাবে ঊর্ধ্বমুখী থাকায় সামনের দিনগুলোতে উন্নয়ন ব্যয়সহ সরকারের সার্বিক ব্যয় বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। আন্তর্জাতিক মূল্য পরিস্থিতিতে জ্বালানি বিদু্যত্ ইন্ডাস্ট্রিয়াল মেশিনারি ও কাঁচামালও খাদ্যপণ্যের দাম সাহসাই কমবেএমন ধারণা করার ভিত্তি নেই। পেট্রোলিয়াম প্রোডাক্ট গ্যাস বিদু্যত্সহ বাংলাদেশে কিছু গৃহস্থালি নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী রয়েছে যা মূল্যস্ফীতি বাড়াতে ভূমিকা রাখে। আবার ফেব্রয়ারিতে ঋণপ্রবৃদ্ধি কমে গেছে। বিদ্যমান আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিতে আগামী বছর বিনিয়োগ থেকে বড় ধরনের প্রবৃদ্ধি আসবে বলে মনে হয় না। ভোক্তা ব্যয় বাড়ছে মূলত মূল্যস্ফীতির কারণে। তাই ভোক্তার প্রকৃত ব্যয় বাড়েনি। সরকারি ব্যয়ও খুব একটা বাড়েনি। রেমিটেন্স প্রবাহও আগের অর্থবছরের তুলনায় এবার কমে গেছে যা ভোক্তার ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করছে। তাছাড়া রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিপূর্ণ সমাধান হলেও ইউরোপের মন্দার ঝুঁকি রয়েছে যা আমাদের রপ্তানি প্রবৃদ্ধিকে ব্যাহত করতে পারে। বর্তমানে টাকার মান কমানো হচ্ছে আগামীদিনে টাকার আরো অবমূল্যায়ন প্রয়োজন হতে পারে যা মূল্যস্ফীতি উসকে দেবে। রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিপূর্ণ সমাধান হলে জ্বালানি তেলের দাম কমবে। কিন্তু অতীতে দেখা গেছে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম অনেক কমে গেলেও সরকার দেশে দাম সমন্বয় করেনি। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য কমবে তার প্রভাব দেশের বাজারে পড়বে। দেশে কোভিড সংক্রমণের প্রথম ঢেউয়ের এপ্রিলমে ২০২০ সময়ে শিল্প উৎপাদন ব্যাপকভাবে ব্যাহত হয়। কিন্তু ঐ বছরের জুলাই থেকেই পরিস্থিতি দ্রুত ঘুরে দাঁড়ায়। ২০২১ এর মেজুলাই সময়ে শুরু হওয়া দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় শিল্প উৎপাদন কিছুটা স্তিমিত হলেও মহামারি পূর্ব সময়ের অবস্থার ওপরে ছিল। এখন ম্যানুফ্যাকচারিং খাত কোভিডের ক্ষতি সামলে নিয়ে স্বাভাবিক প্রবৃদ্ধির ধারায় ফিরে এসেছে। এতে সাম্প্রতিক সময়ে শিল্পের উৎপাদন সূচকে উল্লেখযোগ্য উলম্ফন ঘটেছে। অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকায় জিডিপির প্রবৃদ্ধির ঊধ্বর্মুখী বর্তমান অর্থবছরে এবং আগামীদিনেও অব্যাহত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। যুদ্ধের ফলে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেল ও খাদ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় বিশ্ব জুড়ে যে মূল্যস্ফীতি দেখা যাচ্ছে তা উদ্বেগজনক। রাশিয়াইউক্রেন সংকট দীর্ঘায়িত হলে এবং নতুন করে বিশ্বব্যাপী করোনার চতুর্থ ঢেউ শুরু হলে আমাদের আমদানিরপ্তানি বাণিজ্য ও শ্রমবাজার চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারে। চাহিদার দিক থেকে প্রবৃদ্ধি সঞ্চালকগুলোর মধ্যে আমদানিরপ্তানি কৃষিঋণ বিতরণ ও শিল্পের কাঁচামাল আমদানিসহ সার্বিক ঋণপত্র খোলার ক্ষেত্রে ইতিবাচক অগ্রগতি রয়েছে। বেসরকারিখাতে ঋণ প্রবাহ মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানি সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি রয়েছে যা দীর্ঘমেয়াদে অর্থনীতির জন্য সুফল বয়ে আনবে। আগামী অর্থবছরের বাজেট সফল বাস্তবায়নের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। বিশেষ করে করোনার প্রভাব কাটিয়ে উঠে অর্থনীতি আগের অবস্থানে ফিরে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ রকম পরিস্থিতিতে বৈশ্বিক নানা চ্যালেঞ্জ থাকলেও দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হবে। এর মাধ্যমেই অর্থনীতি চাঙ্গাভাব তৈরি হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/276.csv b/Bangla_fin_news_articles/276.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7176dd41664f5ac5b7c8e0aa92fe003c0ccceb02 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/276.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +276,অর্থনীতিতে তিনটি বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে,2022-05-14,রেজাউল হক কৌশিক,করোনার কারণে দেশের অর্থনীতি বড় ক্ষতির মুখে পড়বেএমন আশঙ্কা ছিল। তবে বাস্তবে তেমনটি ঘটেনি। খারাপ অবস্হা থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতির উত্তরণ হচ্ছে বেশ ভালোভাবেই। অবশ্য এ ভালো পরিস্থিতির মধ্যেও দেশের অর্থনীতির জন্য বেশকিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ আয়বৈষম্য কমানো এবং যুব কর্মসংস্থান হলো বড় তিনটি চ্যালেঞ্জ। এগুলো থেকে উত্তরণের উপায় আগামী অর্থবছরের বাজেট শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি থেকে বাংলাদেশের শিক্ষাসহ অর্থনীতির নানাদিক নিয়ে দৈনিক ইত্তেফাকের সঙ্গে কথা বলেছেন অর্থনীতিবিদ ড. সাদিক আহমেদ। তিনি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবেও কাজ করছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক হিসেবে ক্যারিয়ার এরপর শুরু করা এ অর্থনীতিবিদ লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্স থেকে এমএসসি করেছেন। আর বোস্টন ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি শেষ করে বিশ্বব্যাংকের বিভিন্ন বড় পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। সামষ্টিক অর্থনীতি বিষয়ে ড. সাদিক বলেন মূল্যস্ফীতিই এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা। মূল্যস্ফীতি ধনী লোকদের ওপর খুব বেশি প্রভাব ফেলে না। যারা গরিব বিশেষ করে নির্দিষ্ট আয়ের মানুষ তাদের ওপর বেশি প্রভাব পড়ে। এজন্য সামাজিক নিরাপত্তামূলক ব্যবস্হা নিতে হবে। আর দীর্ঘমেয়াদে এজন্য স্বাস্থ্য শিক্ষা আয় বণ্টনের প্রতি জোর দিতে হবে। এজন্য অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া জেলাগুলোর প্রতি বিশেষ নজর দিতে হবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ জেলাগুলোতে ডেলটা প্ল্যান বাস্তবায়নের কথা বলেন তিনি। এর ফলে দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলা বিশেষ করে কুড়িগ্রামের অবস্হার উন্নতি হবে বলে আশা ব্যক্ত করেন তিনি। তিনি বলেন কোভিড১৯ ছিল বড় ধরনের ধাক্কা। এতে আমাদের অর্থনীতির পাশাপাশি স্বাস্থ্য খাত সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ কারণেই সরকারকে এ বিষয়ে আরো গুরুত্ব দিতে হবে। আমরা এখনো সার্বজনীন স্বাস্থ্য বিমা করতে পারিনি। স্বাস্থ্য বিমার ক্ষেত্রে আমাদের দেশ পিছিয়ে আছে। অথচ ভারত ও পাকিস্তানে তা শুরু হয়েছে। আগামী ৯ জুন ২০২২২০২৩ অর্থবছরের বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী। বাজেট বিষয়ে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া দরকার সে বিষয়ে তিনি বলেন বাজেট বাস্তবায়নের জন্য স্বাভাবিকভাবেই অনেক বেশি আয় দরকার। আর আয় বাড়াতে হবে ট্যাক্স থেকেই। কাদের কাছ থেকে ট্যাক্স আদায় করতে হবে সে বিষয়ে অনেক কাজ করার আছে। এজন্য সিলেকটিভ অ্যান্ড প্রোডাকটিভ অডিটের ওপর জোর দিতে হবে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও ধনীরা ট্যাক্স সঠিকভাবে দেয় না। নির্দিষ্ট আয়ের মানুষকে ট্যাক্সের জন্য চাপ প্রয়োগ না করে যারা ট্যাক্স দেয় না তাদের কাছ থেকে আদায়ের ব্যবস্হা করতে হবে। তবে কাউকে অহেতুক হয়রানি করা উচিত নয়। ট্যাক্সজিডিপি অনুপাত বাড়াতে অর্থনৈতিক ফ্রেমওয়ার্ক করা দরকার উল্লেখ করে ড. সাদিক আহমেদ বলেন ট্যাক্স আদায় পদ্ধতি সহজ করতে হবে। এজন্য যেসব ফর্ম আছে তা সংক্ষিপ্ত করতে হবে। আর উন্নত দেশের মতো ডিজিটাল ও কম্পিউটারাইজড পদ্ধতি ব্যবহার শুরু করতে হবে। সেখানে সেল্ফ অ্যাসেসমেন্টএর ব্যবস্হা থাকবে। অডিটকে সিলেকটিভ এবং প্রোডাক্টিভ করতে হলে কম্পিউটার প্রোগ্রামের বিভিন্ন ইন্ডিকেটর থাকবে যেগুলোর মাধ্যমে অডিটের সঠিকতা যাচাই হবে। এখনকার মতো সবাইকে হয়রানি করা বন্ধ করতে হবে। বড় প্রকল্প বিষয়ে এ অর্থনীতিবিদ বলেন বর্তমানে দেশে অনেক বড় বড় প্রকল্প চলছে। এটা বেশ ভালো। তবে প্রকল্প সম্পন্ন করতে দীর্ঘ সময় লেগে যাচ্ছে। প্রকল্প শুরুর সময় যে সময়সীমা দেওয়া হচ্ছে শেষ হতে আরো বেশি সময় লেগে যাচ্ছে। তাই সঠিক সময়ে শেষ করার জন্য সময়সীমা একেবারে নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। ভালো কোম্পানিকে কাজ দিতে হবে। বাজেট বাড়াতে হবে। দেশের কৃষি খাত খুব ভালো করছে উল্লেখ করে সাদিক আহমেদ বলেন দেশের কৃষি উত্পাদন বাড়ছে। টেকসই উন্নয়নের জন্য এ খাত ভূমিকা রাখছে। সরকার কৃষি খাতে অনেক ধরনের প্রকল্প দিয়ে কৃষকদের সাহাঘ্য করছে। এখন কৃষিপণ্য রফতানি করার দিকে সরকারকে নজর দিতে হবে। আর্থিক ব্যবস্হাপনা ঠিক না থাকায় শ্রীলঙ্কার বর্তমানে যে সংকট শুরু হয়েছে সেখান থেকে বাংলাদেশের কোনো শিক্ষা নেওয়ার বিষয় আছে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে ড. সাদিক ইত্তেফাককে বলেন বাংলাদেশের এখনই কোনো রিস্ক নেই। তাদের তুলনায় বাংলাদেশের অবস্হা অনেক ভালো। এখনই ভয় পাওয়ার কোনো পরিস্থিতি নেই। তবে দীর্ঘ মেয়াদে এখান থেকে শিক্ষা নেওয়ার রয়েছে। আমাদেরকে সচেতন হতে হবে। বৈদেশিক ঋণ ব্যবস্হাপনায় বাংলাদেশ ভালো অবস্হায় রয়েছে। দেশের মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি তুলনায় বৈদেশিক ঋণের পরিমাণও উদ্বেগজনক নয়। বিপরীতে অভ্যন্তরীণ ঋণব্যবস্হায় বাংলাদেশ কিছুটা খারাপ অবস্হায় রয়েছে। সঞ্চয়পত্র থেকে উচ্চ সুদের বিনিময়ে ঋণ নিচ্ছে সরকার। এজন্য সরকারকে গুণতে হচ্ছে ১১ থেকে ১৩ শতাংশ সুদ। সঞ্চয়পত্র থেকে না নিয়ে ব্যাংক বা বন্ড থেকে নিলে প্রায় অর্ধেক খরচে এ ঋণ নেওয়া যেত। যখনই সঞ্চপত্র থেকে ঋণ নেওয়ার কথা উঠে তখনই সামাজিক নিরাপত্তার কথা বলা হয়। তবে আসল বিষয় হলো সরকার যে সঞ্চয়পত্রে এত টাকা দিচ্ছে তার সুবিধা গরিবরা পায় না। এজন্য সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ নিলেও তা খুব বেশি কাজে আসে না। তাই সঞ্চয়পত্রকে সামাজিক নিরাপত্তার টুলস সরঞ্জাম হিসাবে দেখা ঠিক না বলে তিনি মনে করেন। তিনি আরো বলেন সঞ্চয়পত্রের ওপর জোর না দিয়ে ন্যাশনাল সোশ্যাল সিকিউরিটি স্ট্রাটেজির এনএসএসএস ইমপ্লিমেন্টেশনের ওপর আরো গভীরভাবে মনোযোগ দিতে হবে। রফতানি বহুমুখীকরণের বিষয়ে জোর দিতে হবে বলে মনে করেন এ অর্থনীতিবিদ। তিনি বলেন এ ক্ষেত্রে রফতানির গন্তব্য ও পণ্য দুই দিকেই জোর দিতে হবে। করোনার মধ্যে গার্মেন্টস শিল্পপণ্য রফতানি করে যে আয় সেটা আমাদের দেশের জন্য বিরাট বড় অর্জন। এ খাত থেকে আয় না হলে সার্বিক রফতানি আয় কমে যেত। এজন্য আমেরিকা ও ইউরোপের বাইরের বাজারে এসব পণ্য রফতানির উদ্যোগ জোরদার করতে হবে। পাশাপাশি অন্যান্য পণ্য রফতানি বাড়ানোর কাজ এগিয়ে নিতে হবে। অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রফতানির জন্য দেশীয় উত্পাদন বাড়াতে হবে। আর এজন্য আমাদের অবকাঠামো বন্দর শ্রমিক সমস্যার সমাধান করতে হবে। এছাড়া ব্যবসার খরচ কমানো ও দেশের ব্র্যান্ড ইমেজকে আরো শক্তিশালী করার কাজ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/277.csv b/Bangla_fin_news_articles/277.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..99e28d279120a061b37bf71fda126b5b60788a4e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/277.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +277,তেলের পর দাম বেড়েছে পেঁয়াজরসুনের,2022-05-13,উজ্জল বিশ্বাস,রাজধানীর বড় মার্কেটগুলোতে সয়াবিন তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হলেও পাড়ামহল্লার সব দোকানে এখনো তেল পাওয়া যাচ্ছে না। আর দুই এক দোকানে পাওয়া গেলেও তা নতুন দামে কিনতে হচ্ছে। এদিকে সরকার আপাতত আমদানির অনুমোদন না দেওয়ায় দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি মানভেদে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে রসুনের দাম। শুক্রবার ১৩ মে রাজধানীর কাওরান হাতিরপুল লালবাগ কেল্লার মোড় পলাশী বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। ..... দোকানে পর্যাপ্ত তেল রয়েছে ... . রাজধানীর কাওরান বাজারের মিলু স্টোরের সত্ত্বাধিকারী বিপ্লব কুমার সাহা জানান কোম্পানিগুলো তেল দেওয়া শুরু করেছে। গত কয়েকদিনের তুলনায় তেল সরবরাহ অনেকটাই স্বাভাবিক। কোম্পানি যে তেল দিচ্ছে সেগুলোর গায়ে নতুন মূল্য রয়েছে। লালবাগ চাঁনতারা মসজিদের দোকানি ফয়সাল হোসেন জানান ঈদের আগে থেকে তার দোকানে তেল নেই। ঈদের পর কোম্পানির লোকজন আসলেও তেল দিতে পারেনি। অনেক ক্রেতা তেল কিনতে এসে ফিরে যাচ্ছেন। তবে তার পাশের রুবেল স্টোরের মালিক মো. রুবেল হোসেন জানান তিনি সরকার নির্ধারিত নতুন দামে সয়াবিন বিক্রি করছেন। চাহিদার তুলনায় কোম্পানি থেকে কম সরবরাহ করছে। ..... দোকানে পর্যাপ্ত তেল রয়েছে ... . কাওরান বাজারের মায়ের দোয়া স্টোর বিসমিল্লাহ স্টোর আল আমিন ট্রেডার্স আলী স্টোর জব্বার স্টোর মিজান এন্টারপ্রাইজে গিয়ে দেখা যায় পাঁচ লিটারের সয়াবিনের বোতল আছে। তবে সবে দোকানে এক লিটার ও দুই লিটারের বোতাল নেই। শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে দেশি রসুন প্রতি কেজি ৮০ থেকে ৯০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগে দেশি রসুন ৬০ থেকে ৭০ টাকা ছিল। আর আমদানি করা রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ১০০ থেকে ১২০ টাকা। ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধে ফের পেঁয়াজের দাম বাড়তে শুরু করেছে। রাজধানীর খুচরা বাজারে এক সপ্তাহে কেজিতে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। এক সপ্তাহ আগে বাজারে দেশি পেঁয়াজ মানভেদে ৩০৩৫ টাকা বিক্রি হয়েছে। তবে বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। ..... দোকানে পর্যাপ্ত তেল রয়েছে। ... . এদিকে ১২ মে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠান শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন গত ৫ মে নতুন দাম নির্ধারণের পর ৬ ও ৭ মে সাপ্তাহিক বন্ধ ছিল। ফলে পেমেন্ট করে মাল নিয়ে তা ডিস্ট্রিবিউশন করতে ব্যবসায়ীদের সময় লেগেছে। বাজারে তেল না থাকার যে সংকট তৈরি হয়েছে তা কয়েকদিনের মধ্যে কেটে যাবে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে দেশের ভোজ্যতেলের নতুন দাম নির্ধারণ করে দেয় সরকার। যেখানে বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন ১৯৮ টাকা ৫ লিটারের বোতল ৯৮৫ টাকা খোলা সয়াবিন ১৮০ টাকা এবং পাম অয়েলের দাম ১৭২ টাকা নির্ধারণ করা হয়। গত কয়েকদিনে দেশের বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে মজুদ করা প্রচুর সয়াবিন তেল উদ্ধার করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। এ সময় জরিমানা ও কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সিলগালা করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/278.csv b/Bangla_fin_news_articles/278.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c29f0e2a127c025f7d404a698b3586e95c783474 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/278.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +278,শেয়ারবাজারে দরপতন থামছে না,2022-05-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ার কেনার চেয়ে বিক্রির চাপে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে। গতকাল দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই প্রধান সূচক কমেছে ৮১ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম ও লেনদেন। এর ফলে চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই দিন সূচক বৃদ্ধির পর মঙ্গল বুধ ও বৃহস্পতিবার টানা পতন হলো। এই দরপতনে আবারও অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন ইউক্রেনরাশিয়া ইস্যু যেতে না যেতেই শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি দেউলিয়া হওয়ার ঘটনায় দেশের পুঁজিবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। শ্রীলঙ্কার মতোই বাংলাদেশের অর্থনীতিও খারাপ অবস্থায় পড়তে পারে এমন গুজব আতঙ্কও কাজ করছে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। ফলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছেন। এমন হয়েছে যে গত দুই থেকে তিন বছর ধরে বন্ধ থাকা বিও থেকেও শেয়ার বিক্রি করা হয়েছে। আর বিদেশিদের শেয়ার বিক্রির ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেশি বিনিয়োগকারীরাও শেয়ার বিক্রি করে অর্থ তুলে নিয়েছেন। তাতেই দরপতন হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন বিদেশিরা কম দামে শেয়ার কেনেন আর বেশি দামে বিক্রি করেন। তারা মুনাফা না হলে শেয়ার বিক্রি করেন না। কারণ পুঁজিবাজারে সবাই লাভ করতে আসেন লোকসান করতে আসেন না। তবে নিয়মের বাইরে যদি ব্রোকারেজ হাউজ ও কাস্টডিয়ানের কাছ থেকে বন্ধ বিও থেকে শেয়ার কেনাবেচা হয় তবে জবাব সন্েতাষজনক না হলে এ বিষয়ে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ডিএসইর তথ্য মতে বৃহস্পতিবারও বাজারটিতে ৩৮১টি প্রতিষ্ঠানের ২০ কোটি ১০ লাখ ৪০ হাজার ৬১৭টি শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ৯১টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২৪২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির। অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমায় গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৬ দশমিক ৫২ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৫৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে কমেছে ১ পয়েন্ট এবং ডিএস৩০ সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট। এদিন ডিএসইতে ৮২৩ কোটি ৩৬ লাখ ১১ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১১৩৫ কোটি ৭০ লাখ ৮৭ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে। গতকাল সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে জেএমআই হসপিটালের শেয়ার। এরপর যথাক্রমে লেনদেন হয় শাইনপুকুর সিরামিক এসিআই ফরমুলেশন বেক্সিমকো আরডি ফুড ওরিয়ন ফার্মা সালভো কেমিক্যাল আইপিডিসি ইস্টার্ন হাউজিং এবং ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস লিমিটেড। দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৮১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ২৪৮ পয়েন্টে। এ বাজারে ২৯২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৬৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ১৯৫টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। এতে ২৯ কোটি ৯৪ লাখ ৯৮ হাজার ১৬৯ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৫ কোটি ৮০ লাখ ৪৩ হাজার ৯৮৭ টাকার শেয়ার । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/279.csv b/Bangla_fin_news_articles/279.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3009ad76b49b4ac56ad59657f30774808fee8570 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/279.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +279,তেলের ভোগান্তির মধ্যেই বাড়ছে পেঁয়াজের ঝাঁজ,2022-05-13,মুন্না রায়হান,তেল নিয়ে ভোগান্তির মধ্যেই এবার বাড়ছে আরেক নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য পেঁয়াজের দাম। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে মানভেদে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ১০ টাকা থেকে ১৫ টাকা। হঠাৎ করে পেঁয়াজের এই দাম বৃদ্ধিতে ভোক্তারা অনেকটা আতংকিত হয়ে পড়েছে। কারণ ভোজ্য তেল নিয়ে কারসাজি চক্র এখনো সক্রিয়। তেলের দাম বাড়তে বাড়তে তা এখন স্বল্প আয়ের মানুষের প্রায় নাগালের বাইরে চলে গেছে। এখন পেঁয়াজও যদি এ অবস্হা হয় তাহলে সংসার চলবে কীভাবে হঠাত্ করে পেঁয়াজের দাম বাড়া নিয়ে উঠেছে নানা প্রশ্ন। মাত্রই শেষ হলো পেঁয়াজের ভরা মৌসুম। এই মুহূর্তে দেশে পর্যাপ্ত দেশি পেঁয়াজ রয়েছে। পেঁয়াজের দাম বাড়ার কারণ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ীরা বলেছেন দেশি পেঁয়াজের পাশাপাশি প্রতি বছর আমাদের চাহিদার একটি বড় অংশ ভারত থেকে আমদানি করা হয়। কিন্তু গত ৫ মে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন শেষ হওয়ার পর নতুন করে আর আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে না। ফলে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। হিলি স্হলবন্দর কার্যালয় সূত্র জানিয়েছে এই বন্দর দিয়ে সর্বশেষ গত ৩০ এপ্রিল ১ হাজার ৯০২ টন পেঁয়াজ এসেছে। ঈদের জন্য ১ মে থেকে ৬ মে পর্যন্ত হিলি স্হলবন্দর দিয়ে আমদানিরপ্তানি বন্ধ ছিল। কিন্তু ছুটি শেষে বন্দর দিয়ে আমদানিরপ্তানি শুরু হলেও আর কোনো পেঁয়াজ আসেনি। জানা গেছে ব্যবসায়ীরা নতুন করে পেঁয়াজ আমদানির জন্য অনুমতি চেয়ে আবেদন করলেও তা দেওয়া হচ্ছে না। ফলে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধের প্রভাবে দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়তে শুরু করেছে। কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে কৃষকের স্বার্থ বিবেচনায় সরকার আপাতত পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেবে না। বৃহস্পতিবার রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৪৫ টাকায় ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হয়। অথচ এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ২৫ থেকে ৩০ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ২৫ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। সরকারের বিপণন সংস্হা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশও টিসিবি গতকাল তাদের বাজারদরের প্রতিবেদনে পেঁয়াজের দাম বাড়ার বিষয়টি জানিয়েছে। এ প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক ইত্তেফাককে বলেন কয়েক দিন আগেই পেঁয়াজের ভরা মৌসুমে কৃষকরা দাম পাচ্ছিলেন না। তাই কৃষককে পেঁয়াজের নাঘ্যমূল্য দেওয়ার জন্যই আমদানি বন্ধ রাখা হয়েছে। এখন পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় কৃষকরা একটু মূল্য পাচ্ছে। তিনি বলেন কৃষকেরা উত্পাদন খরচ তুলতে না পারলে আগামী বছর পেঁয়াজ চাষে আগ্রহী হবে না। তবে আমরা বাজার পরিস্হিতি প্রতিনিয়ত পর্যালোচনা করছি। অবস্হা বুঝে পেঁয়াজ আমদানির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/28.csv b/Bangla_fin_news_articles/28.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..595dfcd26887b57f0919f38752e0826aace9fbd1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/28.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +28,ব্যাংক খাতে সাংঘাতিক অপরাধ হচ্ছে হাইকোর্ট,2022-07-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ব্যাংক খাতেই দেশের বড় অপরাধগুলো সংঘটিত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। ঋণ জালিয়াতির মামলায় ইসলামী ব্যাংকের চার কর্মকর্তার জামিন শুনানিকালে মঙ্গলবার ২৬ জুলাই বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন। আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। শুনানিকালে আদালত বলেন সবচেয়ে সাংঘাতিক অপরাধ হচ্ছে ব্যাংকে। ব্যাংক খাতে বড় বড় অপরাধ হচ্ছে। এরা দেশটাকে পঙ্গু করে দিচ্ছে। এভাবে চললে দেশটা এগোবে কীভাবে প্রশ্ন তুলেছেন আদালত। পরে আসামিদের উদ্দেশে আদালত বলে আপনাদের জেলে পাঠাতাম কিন্তু টাকার পরিমাণ কম হওয়ায় আত্মসমর্পণের সুযোগ দেওয়া হলো। পরে আদালত আসামিদের আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেয়। ঋণজালিয়াতি সংক্রান্ত ওই মামলায় চার আসামি জামিন চাইলে আদালত এ আদেশ দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/280.csv b/Bangla_fin_news_articles/280.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bca9dfd24aaf152516daf1b23437484ccbebe399 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/280.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +280,আমদানি বন্ধ প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম বাড়লো ৫ থেকে ১০ টাকা,2022-05-11,মুন্না রায়হান,কৃষকের স্বার্থ বিবেচনায় সরকার আপাতত পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেবে না। যাতে পেঁয়াজের দাম বাড়লে কৃষক উপকৃত হয়। এদিকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধের প্রভাবে রাজধানীর খুচরা বাজারে গত দুই দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি পেঁয়াজে মানভেদে পাঁচ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। উল্লেখ্য গত ২৯ মার্চ পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদনের মেয়াদ শেষ হয়। সে সময় রমজানে দেশে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে চলতি মাসের ৫ মে পর্যন্ত আমদানির সময় বাড়ানো হয়। এরপর নতুন করে আমদানির অনুমোদন না দেওয়ায় পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। হিলি স্থলবন্দর কার্যালয় সূত্র জানিয়েছে এই বন্দর দিয়ে সর্বশেষ গত ৩০ এপ্রিল ১ হাজার ৯০২ টন পেঁয়াজ এসেছে। ঈদের জন্য ১ মে থেকে ৬ মে পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানিরপ্তানি বন্ধ ছিল। কিন্তু ছুটি শেষে বন্দর দিয়ে আমদানিরপ্তানি শুরু হলেও আর কোনো পেঁয়াজ আসেনি। জানা গেছে ব্যবসায়ীরা নতুন করে পেঁয়াজ আমদানির জন্য অনুমতি চেয়ে আবেদন করলেও তা দেওয়া হচ্ছে না। এদিকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধের প্রভাবে দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়তে শুরু করেছে। গত দুই দিনের ব্যবধানে রাজধানীর বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজে মানভেদে পাঁচ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। ... ঘূর্ণিঝড় আসানি কক্সবাজারে প্রস্তুত ৫৭৬ আশ্রয় কেন্দ্র ... ঘূর্ণিঝড় আসানি কক্সবাজারে প্রস্তুত ৫৭৬ আশ্রয় কেন্দ্র ...ঘূর্ণিঝড় আসানি কক্সবাজারে প্রস্তুত ৫৭৬ আশ্রয় কেন্দ্র গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি দেশি ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হয়। অথচ দুই দিন আগে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ২৫ থেকে ৩০ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ২৫ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। সরকারের বিপণন সংস্হা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশও টিসিবি গতকাল তাদের বাজারদরের প্রতিবেদনে পেঁয়াজের দাম বাড়ার বিষয়টি জানিয়েছে। রাজধানীর কাওরান বাজারের পাইকারি পেঁয়াজ বিক্রেতা আমিনুল বলেন পেঁয়াজের আমদানি বন্ধের খবরে দাম বাড়তে শুরু করেছে। ভারত থেকে আমদানিকৃত যে পেঁয়াজ এখন ৩০ টাকা বিক্রি হচ্ছে তা গতকালও ২৭ টাকা ছিল। সংশ্লিষ্টরা বলছেন সরকার যে কৃষকের কথা বিবেচনা করে নতুন করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিচ্ছে না। কিন্তু কৃষক কি আদৌ পেঁয়াজের ন্যাঘ্যমূল্য পাবে কারণ প্রান্তিক কৃষকরা খেত থেকে ফসল তোলার সঙ্গে সঙ্গে তা বিক্রি করে দেয়। ফলে পেঁয়াজ এখন মধ্যস্বত্তভোগীদের কাছে চলে গেছে। ... শ্রীনগরের আড়িয়াল বিলে ধান কাটা নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক ... শ্রীনগরের আড়িয়াল বিলে ধান কাটা নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক ...শ্রীনগরের আড়িয়াল বিলে ধান কাটা নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক এ প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক গতকাল ইত্তেফাককে বলেন আমরা কৃষকের স্বার্থের কথা বিবেচনা করে আপাতত পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিচ্ছি না। আমরা চাচ্ছি কৃষক যেন তার ফসলের দাম পায়। তবে বাজার পরিস্থিতি আমরা পর্যালোচনার মধ্যে রাখব। অবস্থা বুঝে পেঁয়াজ আমদানির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/281.csv b/Bangla_fin_news_articles/281.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d1664250ca56af5d2cd815028d29b7c2773e3736 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/281.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +281,স্বর্ণের দাম কমছে,2022-05-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম কমার ফলে দেশের বাজারেও প্রতি ভরিতে ১ হাজার ১৬৬ টাকা দাম কমানো হয়েছে। মঙ্গলবার ১০ মে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের বাজুস স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। আগামী কাল বুধবার থেকে সারাদেশে নতুন দাম অনুযায়ী স্বর্ণ বেচাকেনা করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। দাম কমার ফলে দেশের বাজারে প্রতি ভরি ভালোমানের স্বর্ণের দাম দাঁড়াবে ৭৬ হাজার ৫১৬ টাকায়। যা এতদিন ছিল ৭৭ হাজার ৬৮২ টাকা। সর্বশেষ গত ২৬ এপ্রিল সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমিয়েছিল বাজুস। তখন বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স ৩১.১০৩৪৭৬৮ গ্রাম সোনার দাম ছিল ১ হাজার ৯০৬ ডলার। আজ তা কমে হয়েছে ১ হাজার ৮৬২ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/282.csv b/Bangla_fin_news_articles/282.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ce4f2101d34a6e80106994c59324ce88aaadd2a9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/282.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +282,জ্বালানি তেল সরবরাহ কমার পেছনে ছয় কারণ,2022-05-10,মাহবুব রনি,উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে জ্বালানি তেল পেট্রোল ও অকটেনের সরবরাহ কমে যাওয়ায় সেচের সংকটে পড়েছেন কৃষকেরা এবং পরিবহনের জন্য পর্যাপ্ত তেল পাচ্ছেন না গাড়ির মালিকচালকেরা। সরবরাহ কমার পেছনে ছয়টি কারণ কাজ করেছে। তবে আজকের মধ্যে বিদ্যমান সংকট অনেকটা কমে যাবে এবং আগামী তিন দিনের মধ্যে তা দূর হয়ে যাবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন বিপিসি সূত্র। বিপিসি ও তেল বিপণনকারী তিনটি সরকারি কোম্পানি পদ্মা মেঘনা ও যমুনা অয়েল এবং তেল পাম্পের কয়েক জন মালিকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে প্রথমত উত্তরের দুই জেলা দিনাজপুর ও রংপুরের ডিপোর মাধ্যমে মূলত ঐ অঞ্চলে জ্বালানি তেল সরবরাহ করা হয়। চট্টগ্রাম ও খুলনা থেকে রেল ওয়াগনে করে এই তেল ডিপোগুলোতে পৌঁছায়। ডিপো থেকে তা তেলের পাম্প বা স্টেশনে পৌঁছায়। ঈদের সময় যাত্রী পরিবহনে অগ্রাধিকার দেয় রেল। আর ইঞ্জিনসংকটের কারণে ডিপোগুলোতে নির্ধারিত সময়ে তেল পৌঁছানো যায়নি। ঈদের কয়েক দিন আগে থেকেই এই শিডিউল ভঙ্গ হয়। দ্বিতীয়ত বিভিন্ন এলাকায় জাহাজের মাধ্যমে তেল পরিবহন করা হয়। ঈদের সময় অনেকগুলো জাহাজ মজুতাগার থেকে তেল নিলেও নির্ধারিত সময়ে গন্তব্যের ডিপোতে যায়নি। তৃতীয়ত ডিপোর কর্মীশ্রমিকদের বড় অংশ ছুটিতে থাকায় ঈদের ছুটির সময়ে ডিপো এলাকায় যাওয়া ট্রেন কিংবা জাহাজের তেল খালাস করা যায়নি। চতুর্থত এবারের ঈদের ছুটি দীর্ঘ হওয়ায় এর সঙ্গে সাপ্তাহিক ছুটিসহ অন্যান্য ছুটি মিলিয়ে ৯ দিনের বন্ধের মধ্যে মাত্র এক দিন অফিস খোলা থাকায় অনেক পাম্প স্টেশন নির্ধারিত সময়ে পেঅর্ডার দিতে পারেনি। এর ফলে তারা নির্ধারিত সময়ে নির্ধারিত পরিমাণ তেল পায়নি। ... আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বেড়েছে সে খবর কেউ বলছে না বাণিজ্যমন্ত্রী ... আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বেড়েছে সে খবর কেউ বলছে না বাণিজ্যমন্ত্রী ...আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বেড়েছে সে খবর কেউ বলছে না বাণিজ্যমন্ত্রী পঞ্চমত ঈদের সময় স্বাভাবিকভাবে দূরপাল্লার গাড়ি বেশি চলাচল করে। সরবরাহ কমে যাওয়ার মধ্যেই যানবাহনের চলাচল বৃদ্ধির পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় সংকটের ব্যপ্তি বেড়েছে। ষষ্ঠত এই সংকটকে আরো গভীর করেছে কিছু পাম্প স্টেশনের মালিক বা কর্মীদের কারসাজি। সরবরাহ ঘাটতির সুযোগে এদের অনেকে পাম্পের তেল বাইরে খোলাবাজারে বিক্রি করেছেন। এদিকে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ জানায় দেশে প্রতি মাসে পেট্রোল ও অকটেনের গড় চাহিদা যথাক্রমে ৩৯ হাজার ও ৩৬ হাজার মেট্রিক টন। চাহিদার সবটুকু পেট্রোল দেশেই উত্পাদন করা হয়। অকটেনও চাহিদার প্রায় অর্ধেক দেশীয় উত্স থেকে জোগান দেওয়া হয়। বাকিটুকু বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়। চাহিদা অনুযায়ী তেল বিপিসির মজুতাগারে রয়েছে। অর্থাত্ উত্পাদন ও আমদানি স্বল্পতার কারণে বিদ্যমান সংকট হয়নি। এই সংকট তৈরি হয়েছে মূলত তেল পরিবহন নির্বিঘ্ন করতে না পারার কারণে। বিপিসির একজন মহাব্যবস্হাপক জানান তেলের পাম্পে পেট্রোলঅকটেন পৌঁছানোর যে চ্যালেঞ্জ ছিল তা প্রায় দূর হয়েছে। সোমবার থেকে পরিস্হিতি অনেকটাই স্বাভাবিক হয়েছে। আজ মঙ্গলবার পরিস্হিতি আরো ভালো হবে। সব স্হানে সরবরাহ ঘাটতি আগামী দুইতিন দিনের মধ্যে দূর হয়ে যাবে। এদিকে বিদু্যত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ গতকাল সন্ধ্যায় তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বলেন দেশে জ্বালানি তেলের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। সামনের দিনেও কোনো প্রকার সংকটের আশঙ্কা নেই। বর্তমানে সারা দেশে অকটেন ও পেট্রোলের সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। তাছাড়া অন্যান্য জ্বালানি তেলের মজুত ও সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। জ্বালানির সংকটের কথা বলে কেউ যদি নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে অতিরিক্ত দামে অকটেন ও পেট্রল বিক্রি করে তবে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্হা নেওয়া হবে। ... দাম বাড়িয়ে বাজারে ফিরেছে সয়াবিন ... দাম বাড়িয়ে বাজারে ফিরেছে সয়াবিন ...দাম বাড়িয়ে বাজারে ফিরেছে সয়াবিন এদিকে বিদু্যত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায় গত ৭ ও ৮ মে বিভিন্ন গণমাধ্যমে দেশের উত্তরাঞ্চলে পেট্রোল ও অকটেনের সংকটসংক্রান্ত সংবাদ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। বিপিসির আওতাধীন তেল বিপণন কোম্পানির মাধ্যমে সারা দেশে জ্বালানি তেলের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ অব্যাহত রেখেছে। বর্তমানে চাহিদা অনুযায়ী দেশে অকটেন ও পেট্রোলের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। দেশে জ্বালানি তেলের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে চলতি মে ও আগামী জুন মাসে প্রয়োজন অনুযায়ী অকটেন আমদানির সূচি চূড়ান্ত করা হয়েছে। এই সূচি অনুযায়ী প্রতি সপ্তাহেই জ্বালানি তেলবাহী জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে ভিড়ছে। অন্যদিকে ইস্টার্ন রিফাইনারি ও জ্বালানি তেল উত্পাদনকারী দেশীয় বেসরকারি প্ল্যান্টগুলোতে অকটেন ও পেট্রোল উত্পাদন অব্যাহত রয়েছে। এটি জ্বালানি তেলের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ আরো সুসংহত করবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় খুলনার দৌলতপুর থেকে পার্বতীপুর ও চট্টগ্রাম থেকে রংপুরে রেল ওয়াগনের মাধ্যমে জ্বালানি তেল সরবরাহ করা হয়। দেশে পর্যাপ্ত মজুত থাকা সত্ত্বেও ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে যাত্রী পরিবহনে প্রাধান্য প্রদানসহ ইঞ্জিনের স্বল্পতার কারণে উক্ত ডিপোসমূহে অকটেন ও পেট্রোল সরবরাহে নির্ধারিত সময়ের তুলনায় কিছুটা বিলম্ব হয়েছে। তবে বর্তমানে সারা দেশে অকটেন ও পেট্রোলের সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/283.csv b/Bangla_fin_news_articles/283.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..00decd68ea4e4e5f189c386b7e13892847b12bc3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/283.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +283,আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বেড়েছে সে খবর কেউ বলছে না বাণিজ্যমন্ত্রী,2022-05-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বেড়েছে অথচ সে খবর কোথাও বলা হচ্ছে না উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন গত এক বা দেড় মাসে গ্লোবাল মার্কেটে দামের কেমন তারতম্য সেটা নিয়ে কোন নিউজ করা হচ্ছে না। নেপাল ভারত পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাসহ প্রায় সব দেশেই তেলের দাম বেড়েছে। সোমবার ৯ মে দুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ভোজ্যতেলের উৎপাদকদের সঙ্গে বৈঠকের পর আয়োজিত সংবাদ সম্মেলেনে এ কথা বলেন মন্ত্রী। ... দাম বাড়ানোর পরও কেন মিলছে না সয়াবিন ... দাম বাড়ানোর পরও কেন মিলছে না সয়াবিন ...দাম বাড়ানোর পরও কেন মিলছে না সয়াবিন মন্ত্রী বলেন তেলের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে সেটা সত্যি। সাধারণ মানুষের কষ্ট হচ্ছে এটাও সত্যি। আমরা মাত্র ১০ শতাংশ তেল উৎপাদন করি কিন্তু ৯০ শতাংশই বাইরে থেকে আসে। মন্ত্রী আরও বলেন তেল নিয়ে কোথায় কোথায় সমস্যা হয়েছে সেটা চিহ্নিত করেছি। আমরা তা প্রকাশ করব। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন রমজানের পর তেলের দাম বাড়বে এমন একটা তথ্য ব্যবসায়ীদের কাছে আগেই ফাঁস হয়ে গিয়েছিল। ফলে এখন খুচরা ব্যবসায়ীও তেল মজুদ করার সুযোগ পেয়ে যায়। আমরা এখান থেকে শিক্ষা নিয়েছি। সামনে এ ধরনের পরিস্থিতি যাতে তৈরি না হয় সেদিকে নজর রাখবো। সংবাদ সম্মেলনে এসময় উপস্থিত তেল আমদানিকারক সিটি গ্রুপের চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান বলেন দেশে তেলের কোনো সংকট ছিল না এখনো নেই। কিন্তু ভোক্তারা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি করে ভোজ্য তেল কিনে বাসায় রেখেছে। ফলে বাজারে পেনিক সৃষ্টি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ী প্রতিনিধি ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/284.csv b/Bangla_fin_news_articles/284.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4119190b6760d55715543026b19043be43037ba3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/284.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +284,ভ্যাট ফাঁকি দিয়ে মোবাইল ফোনসেট আমদানি করেছে অপো,2022-05-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,স্মার্টফোন নির্মাতা চীনা কোম্পানি অপোর বিরুদ্ধে কর ফাঁকির অভিযোগ উঠেছে। শুল্ক গোয়ন্দার প্রতিবেদনে প্রায় ৪৬ লাখ টাকা ভ্যাট ফাঁকির তথ্য উঠে এসেছে। এ পরিস্থিতিতে ঢাকা কাস্টম হাউজের পক্ষ থেকে অপোর বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে অপো বাংলাদেশ কমিউনিকেশন ইকুইপমেন্ট কো. নামের প্রতিষ্ঠানটি মোবাইল ফানসেট আমদানির সময় আন্ডার ইনভয়েসিং ও অন্যন্য অনিয়মের মাধ্যমে শুল্ক ফাঁকিসংক্রান্ত গোপন সংবাদ পেয়ে কাস্টম গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর একটি অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালনা করে। অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা একটি প্রতিবেদনও দাখিল করেন। প্রতিবেদনে বলা হয় বিটিআরসি থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী ২০১৮ সালে আমদানিকৃত ১৮০৩ মডেলের ২ হাজার অপো ব্র্যান্ডের মোবাইল ফোনসেট বেশি আমদানি করা হয়েছে যেগুলোর শুল্ক পরিশোধ করা হয়নি। অর্থাৎ এসব মোবাইলের শুল্ক ফাঁকি দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। উল্লেখিত সংখ্যক মোবাইল হ্যান্ডসেট কাস্টম অ্যাক্ট ১৯৬৯এর সেকশন৩২ লঙ্ঘন করে মিথ্যা ঘোষণায় আমদানি করা হয়েছে। শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আমদানিকৃত ১৮০৩ মডেলের অতিরিক্ত ২ হাজার মোবাইল ফোনসেটের বিষয়ে অপোর কাছে বিল অব এন্ট্রি প্রদর্শন করতে বলা হলেও প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে দলিলাদি দেখাতে ব্যর্থ হয়। ফলে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এই কর ফাঁকির বিষয়ে অপো বাংলাদেশ কমিউনিকেশন ইকুইপমেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তাদের মন্তব্য পাওয়া যায়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/285.csv b/Bangla_fin_news_articles/285.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c653eb4015623e499e11feee9484f27a2df0c3a8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/285.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +285,দাম বাড়িয়ে বাজারে ফিরেছে সয়াবিন,2022-05-09,মুন্না রায়হান,নতুন দর নির্ধারণের পর গতকাল রবিবার থেকে রাজধানীর বাজারে সয়াবিনের দেখা মিলেছে। ফিরতে শুরু করেছে হঠাৎ উধাও হয়ে যাওয়া বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বোতলজাত সয়াবিন তেল। এসব বোতলের গায়ে নতুন নির্ধারিত দর দেওয়া। গতকাল রাজধানীর সবচেয়ে বড় খুচরা ও পাইকারিবাজার কাওরানবাজার মহাখালীসহ বিভিন্ন বাজারে সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে নতুন তেল সরবরাহের এ তথ্য জানা যায়। খুচরা ব্যবসায়ীরা বলেছেন গত শনিবার বিকালের পর বিভিন্ন কোম্পানির পরিবেশকরা অর্ডার নিয়ে যায়। পরে আজ রবিবার সকালের দিকে পরিবেশকরা তেল সরবরাহ করেছেন। তবে এখনো সব ব্র্যান্ডের তেল বাজারে আসেনি। গতকাল পুষ্টি ও তীর ব্র্যান্ডের সয়াবিন তেলের সরবরাহ খুচরা ব্যবসায়ীরা পেয়েছেন বলে জানান। তবে অন্যান্য ব্র্যান্ডের তেল দুইএক দিনের মধ্যেই পাওয়া যাবে বলে পরিবেশকরা জানিয়েছেন। ..... ... . গতকাল কাওরানবাজারের ইয়াছিন জেনারেল স্টোরের স্বত্বাধিকারী মনোয়ার হোসেন ইত্তেফাককে বলেন বাজারে তেল চলে এসেছে। তিনি তার দোকানের তীর ও পুষ্টি ব্র্যান্ডের বোতলজাত সয়াবিন দেখিয়ে বলেন অন্যান্য ব্র্যান্ডের তেলও চলে আসবে। এখন আর তেলের কোনো সংকট হবে না। ষাটোর্ধ্ব এই খুচরা ব্যবসায়ী অনেকটা আক্ষেপ করে বলেন তেল নিয়ে যা হলো তাতে আমরা আমাদের কাস্টমারদের কাছেই লজ্জা পেয়েছি। তিনি বলেন সংকট সৃষ্টি করে বড় বড় ব্যবসায়ীরা প্রচুর টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এক বছর আগেও পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিনের দাম ছিল ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা। যা এখন ৯৮৫ টাকা। তিনি বলেন পরিবেশকরা তেল সরবরাহের সময় বলে দিয়েছে খুব শিগ্গির দাম আরো বাড়বে তেলের দাম যে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে সেটাই বুঝতে পারছি না। এই বাজারের জব্বার স্টোরের আজিজুর বলেন বাজারে পরিবেশকরা তেল সরবরাহ শুরু করেছে। তেল কিনতে এসে ক্রেতাদের আর ফিরে যেতে হবে না। . .... ... . এদিকে ভোজ্য তেলের বাজার ব্যবস্থাপনা নিয়ে আজ সোমবার সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। সেখানে দেশে ভোজ্য তেলের বর্তমান মজুদ আন্তর্জাতিক বাজার পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য তুলে ধরবেন বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে। উল্লেখ্য ঈদের দুই দিন আগে থেকে হঠাৎ করেই বাজার থেকে সয়াবিন পাম অয়েল যেন অনেকটা উধাও হয়ে যায়। তেল হয়ে যায় সোনার হরিণ। বাড়তি দাম দিয়েও অনেকেই চাহিদা মতো সয়াবিন পাম অয়েল পাননি। অবস্থা এমন হয় যে চাহিদামতো তেল না পেয়ে অনেকে ঈদে তাদের পছন্দমতো রান্না পর্যন্ত করতে পারেনি। কিন্তু হটাত্ করে এ অবস্থা হওয়ার কারণ কি ছিল ..... ... . সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে অধিক মুনাফার লোভে একশ্রেণির অসৎ ব্যবসায়ীর কারসাজির কারণেই তেলের এই সংকট তৈরি হয়। তারা ইন্দোনেশিয়ার পামঅয়েল রপ্তানি বন্ধ ও আর্জেন্টিনার সয়াবিন তেল রপ্তানি সীমিত করার ঘোষণার সুযোগ নেয়। সেই সঙ্গে রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাবতো রয়েছেই। ফলে অনেকটা বেকায়দায় পরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বিপাকে পড়ে ভোক্তারাও। পরে গত বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আন্তর্জাতিক বাজারের চেয়ে বেশি দরে দেশের বাজারে ভোজ্য তেলের নতুন দর নির্ধারণ করে। যা দাবি ছিল এই তেল সিন্ডিকেটের। নতুন দর অনুযায়ী খুচরা বাজারে খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটার ১৮০ টাকা বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৯৮ টাকা পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৯৮৫ টাকা ও পাম সুপার ১৭২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অথচ রমজানের শুরুতে পাঁচ লিটারে বোতলজাত সয়াবিন ৭৫০ থেকে ৭৬০ টাকা ও এক লিটারেরর বোতলজাত সয়াবিন ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। গতকাল বাজারে বোতলজাত যে সয়াবিন বিভিন্ন কোম্পানির পরিবেশকরা সরবরাহ করেছে তাতে এই নতুন দর উল্লেখ করা হয়েছে। ..... ... . উল্লেখ্য দেশের ভোজ্যতেলের বাজার মূলত আমদানিনির্ভর। আন্তজার্তিক বাজারের অজুহাতে গত প্রায় দুই বছর ধরেই দেশে ভোজ্য তেলের বাজার অস্থির। সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়া পাম অয়েল রপ্তানি বন্ধ ও আর্জেন্টিনা রপ্তানি সীমিত করার ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে ভোজ্য তেলের বাজার হু হু করে বাড়ছে। তবে বর্তমানে দেশের বাজারে যে সয়াবিন পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে তা আগের আমদানি করা। তাই এখনই ইন্দোনেশিয়ার পাম অয়েল রপ্তানি বন্ধের প্রভাব বাজারে কেন পড়বে কারণ আন্তাজর্তিক বাজারে দাম কমলেতো দেশের বাজারে ব্যবসায়ীরা দাম কমান না। কিন্তু ভোক্তাদের এ প্রশ্নের উত্তর কে দেবে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/286.csv b/Bangla_fin_news_articles/286.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05bd40f26f91423de9c2972debca1b59dfb22010 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/286.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +286,নতুন করে বিশ্ব মন্দার আশঙ্কা,2022-05-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার ধাক্কা কাটিয়ে যখন বিশ্বের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করছিল তখন নতুন করে মন্দার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ভূরাজনীতির উদ্বেগ বাড়ছে। এরই মধ্যে মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরতে বড় অর্থনীতির দেশগুলো নীতি সুদ হার বাড়িয়েছে। সিএনএন এর এক বিশ্লেষণে বলা হয়েছে মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে দেশগুলো যে হারে নীতি সুদ হার বাড়িয়ে যাচ্ছে তাতে নতুন করে বিশ্বমন্দা কড়া নাড়ছে। গত মাসে ডয়েচে ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ এ বিষয়ে সতর্ক বর্তা দিয়েছেন। তাছাড়া গোল্ডম্যাস স্যাকস বলেছে শ্রম বাজারের অবস্থাও ঘুরে দাঁড়ায়নি। নিত্যপণ্যের মূল্য বাড়ছে। এরকম পরিস্থিতিতে মন্দার আশঙ্কা রয়েছে। এরই মধ্যে ব্যাংক অব ইংল্যন্ড আশঙ্কা করেছে দেশটিতে মূল্যস্ফীতির হার দুই অঙ্কে ঘর ছাড়িয়ে যেতে পারে। বিশ্বের দ্বিতীয় বড় অর্থনীতির দেশ চীনও তাদের প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার আশঙ্কা করেছে। চীনে করোনার নতুন সংক্রমণ শুরু হওয়ায় দেশটিতে বিভিন্ন দেশে লকডাউন চলছে। রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে ইতিমধ্যে নিত্যণ্যের দাম রেকর্ড ছাড়িয়েছে। এই যুদ্ধের প্রভাব পুরো ইউরোপের পড়েছে। পর পর দুইতিন প্রান্তিকে ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি হলে তাকে মন্দা অবস্থা বলা হয়। বর্তমানে সে পরিস্থিতি না থাকলেও অর্থনীতির গতি কমে গেলে বেশ কিছু দেশ পরবর্তী সময়ে মন্দা পরিস্থিতি দেখতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/287.csv b/Bangla_fin_news_articles/287.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..41f9388318a98bf0e2bcc7313c7725be0b1b6f0b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/287.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +287,দ্বিগুণ হলো আমদানিনিষিদ্ধ পণ্যের তালিকা,2022-05-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিষিদ্ধ পণ্যের তালিকা দ্বিগুণ করে নতুন আমদানি নীতি আদেশ জারি করা হয়েছে। তিন বছর মেয়াদে অর্থাৎ ২০২১২৪ সালের জন্য নতুন আদেশটি সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে। আগের আদেশে নিষিদ্ধ পণ্যের শ্রেণি ছিল ১২টি। নতুন আদেশে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬টি। উল্লেখ্য ২০১৮২১ সময়ের আমদানি নীতি আদেশ হয়নি। আমদানি নীতি আদেশ ২০১৫১৮ এর মেয়াদ শেষ হয় ২০১৮ সালের ৩০ জুন। এর প্রায় চার বছর পর নতুন নীতি আদেশ জারি হলো। এবারের নতুন আমদানি নীতিমালায় যে ২৬ শ্রেণির পণ্য আমদানিনিষিদ্ধ করা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে চিংড়ি জীবিত শূকর ও শূকরজাত সব ধরনের পণ্য পপি সিড ও পোস্তদানা ঘাস ওয়াইন লিজ ও আরগোল ঘন চিনি কৃত্রিম সরিষার তেল নিম্নমানের পণ্য অথবা পুরোনো ব্যবহৃত রিকন্ডিশন্ড পণ্য বা কারখানায় বাতিলকৃত বা স্টকলটের পণ্য ইত্যাদি। এ ছাড়া পুরাতন বা ব্যবহৃত মোটরসাইকেল গ্যাস সিরিঞ্জ দুই স্ট্রোক ইঞ্জিন ও চেসিসবিশিষ্ট থ্রিহুইলার যানবাহন অর্থাৎ টেম্পো অটোরিকশা ক্যাসিনোসহ জুয়া খেলার যন্ত্রপাতি যন্ত্রাংশ রিকন্ডিশন্ড অফিস ইকুইপমেন্ট অর্থাৎ ফটোকপিয়ার টাইপরাইটার টেলেক্স ফোন ফ্যাক্স পুরোনো কম্পিউটার কম্পিউটার সামগ্রী ও পুরোনো ইলেকট্রনিকস সামগ্রী সব ধরনের শিল্প স্লাজ ও স্লাজ দিয়ে তৈরি সার ও যেকোনো পণ্য সব ধরনের বর্জ্য পদার্থ আমদানিনিষিদ্ধ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়াও তালিকায় আছে স্টকহোম কনভেনশন অন পারসিসট্যান্ট অর্গানিক পলিউটনেস পিওপি এর আওতাধীন বিভিন্ন রাসায়নিক কীটনাশক ও শিল্পজাত দ্রব্য। এসব দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে এলড্রিন ক্লোরডেন ডিডিটি ডাইএলড্রিন এনড্রিন হেপ্টাক্লোর মিরেক্স টক্সফেন হেক্সক্লোরোবেনজিন পলিক্লোরিনেটেড বাইফিনাইল হাইড্রোলিক হর্নসহ ৭৫ ডেসিবেলের ঊর্ধ্বমাত্রার সব হর্ন পলি প্রোপাইলিন ও পলিথিন ব্যাগ ইত্যাদি। বাংলাদেশ জরিপ অধিদপ্তর প্রকাশিত মানচিত্র অনুযায়ী বাংলাদেশের সীমারেখা দেখানো হয়নি এমন মানচিত্র চার্ট ও ভৌগোলিক গ্লোব হরর কমিকস অশ্লীল নাশকতামূলক সাহিত্য পুস্তিকা সংবাদ সাময়িকী পোস্টার ফটো ফিল্ম কাগজপত্র অডিওভিডিও টেপ ইত্যাদি পণ্যও আমদানিনিষিদ্ধ তালিকায় রয়েছে। তাছাড়া ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে এমন ধরনের পণ্য ও উহার পেটিকাও তালিকায় রয়েছে। এদিকে নিষিদ্ধ পণ্যের বাইরেও কিছু পণ্য রয়েছে যেগুলো শর্তপূরণ সাপেক্ষে আমদানি করা যায়। নতুন আমদানি নীতি আদেশ অনুযায়ী এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে ফার্নেস অয়েল সাড়ে ৪ সেন্টিমিটারের কম ব্যাস বা দৈর্ঘ্যের মাছ ধরার কারেন্ট জাল পাঁচ বছরের পুরোনো অধিক গাড়ি আমদানি তিন বছরের বেশি পুরোনো ও ১৬৫ সিসির ঊর্ধ্বে সব ধরনের মোটরসাইকেলসহ এলএনজি ও লিকুইফাইড প্রপেন ও বিউটেনস ছাড়া পেট্রোলিয়াম গ্যাস ও অন্যান্য গ্যাসীয় হাইড্রোকার্বন এবং পেট্রোলিয়াম কোক ও পেট্রোলিয়াম বিটুমিন ছাড়া পেট্রোলিয়াম তেলের রেসিডিউ। নতুন আমদানি নীতিমালা অনুযায়ী সব ধরনের খেলনা ও বিনোদনমূলক পণ্যের ক্ষেত্রে কোন বয়সের শিশুর জন্য প্রযোজ্য তা উল্লেখ থাকতে হবে এবং প্লাস্টিকের তৈরি খেলনার ক্ষেত্রে তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয় মর্মে রপ্তানিকারক দেশের যথাযথ কর্তৃপক্ষের সনদের প্রয়োজন হবে। আগের আমদানি নীতিতে বেসামরিক বিমান বা হেলিকপ্টার আমদানির উল্লেখ না থাকলেও এবার তা যোগ হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/288.csv b/Bangla_fin_news_articles/288.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a04ad7eea566dd8f4fa6e559caf93f01eb0201ca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/288.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +288,দ্বিগুণ হলো আমদানিনিষিদ্ধ পণ্যের তালিকা,2022-05-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিষিদ্ধ পণ্যের তালিকা দ্বিগুণ করে নতুন আমদানি নীতি আদেশ জারি করা হয়েছে। তিন বছর মেয়াদে অর্থাৎ ২০২১২৪ সালের জন্য নতুন আদেশটি সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে। আগের আদেশে নিষিদ্ধ পণ্যের শ্রেণি ছিল ১২টি। নতুন আদেশে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬টি। উল্লেখ্য ২০১৮২১ সময়ের আমদানি নীতি আদেশ হয়নি। আমদানি নীতি আদেশ ২০১৫১৮ এর মেয়াদ শেষ হয় ২০১৮ সালের ৩০ জুন। এর প্রায় চার বছর পর নতুন নীতি আদেশ জারি হলো। এবারের নতুন আমদানি নীতিমালায় যে ২৬ শ্রেণির পণ্য আমদানিনিষিদ্ধ করা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে চিংড়ি জীবিত শূকর ও শূকরজাত সব ধরনের পণ্য পপি সিড ও পোস্তদানা ঘাস ওয়াইন লিজ ও আরগোল ঘন চিনি কৃত্রিম সরিষার তেল নিম্নমানের পণ্য অথবা পুরোনো ব্যবহৃত রিকন্ডিশন্ড পণ্য বা কারখানায় বাতিলকৃত বা স্টকলটের পণ্য ইত্যাদি। এ ছাড়া পুরাতন বা ব্যবহৃত মোটরসাইকেল গ্যাস সিরিঞ্জ দুই স্ট্রোক ইঞ্জিন ও চেসিসবিশিষ্ট থ্রিহুইলার যানবাহন অর্থাৎ টেম্পো অটোরিকশা ক্যাসিনোসহ জুয়া খেলার যন্ত্রপাতি যন্ত্রাংশ রিকন্ডিশন্ড অফিস ইকুইপমেন্ট অর্থাৎ ফটোকপিয়ার টাইপরাইটার টেলেক্স ফোন ফ্যাক্স পুরোনো কম্পিউটার কম্পিউটার সামগ্রী ও পুরোনো ইলেকট্রনিকস সামগ্রী সব ধরনের শিল্প স্লাজ ও স্লাজ দিয়ে তৈরি সার ও যেকোনো পণ্য সব ধরনের বর্জ্য পদার্থ আমদানিনিষিদ্ধ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়াও তালিকায় আছে স্টকহোম কনভেনশন অন পারসিসট্যান্ট অর্গানিক পলিউটনেস পিওপি এর আওতাধীন বিভিন্ন রাসায়নিক কীটনাশক ও শিল্পজাত দ্রব্য। এসব দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে এলড্রিন ক্লোরডেন ডিডিটি ডাইএলড্রিন এনড্রিন হেপ্টাক্লোর মিরেক্স টক্সফেন হেক্সক্লোরোবেনজিন পলিক্লোরিনেটেড বাইফিনাইল হাইড্রোলিক হর্নসহ ৭৫ ডেসিবেলের ঊর্ধ্বমাত্রার সব হর্ন পলি প্রোপাইলিন ও পলিথিন ব্যাগ ইত্যাদি। বাংলাদেশ জরিপ অধিদপ্তর প্রকাশিত মানচিত্র অনুযায়ী বাংলাদেশের সীমারেখা দেখানো হয়নি এমন মানচিত্র চার্ট ও ভৌগোলিক গ্লোব হরর কমিকস অশ্লীল নাশকতামূলক সাহিত্য পুস্তিকা সংবাদ সাময়িকী পোস্টার ফটো ফিল্ম কাগজপত্র অডিওভিডিও টেপ ইত্যাদি পণ্যও আমদানিনিষিদ্ধ তালিকায় রয়েছে। তাছাড়া ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে এমন ধরনের পণ্য ও উহার পেটিকাও তালিকায় রয়েছে। এদিকে নিষিদ্ধ পণ্যের বাইরেও কিছু পণ্য রয়েছে যেগুলো শর্তপূরণ সাপেক্ষে আমদানি করা যায়। নতুন আমদানি নীতি আদেশ অনুযায়ী এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে ফার্নেস অয়েল সাড়ে ৪ সেন্টিমিটারের কম ব্যাস বা দৈর্ঘ্যের মাছ ধরার কারেন্ট জাল পাঁচ বছরের পুরোনো অধিক গাড়ি আমদানি তিন বছরের বেশি পুরোনো ও ১৬৫ সিসির ঊর্ধ্বে সব ধরনের মোটরসাইকেলসহ এলএনজি ও লিকুইফাইড প্রপেন ও বিউটেনস ছাড়া পেট্রোলিয়াম গ্যাস ও অন্যান্য গ্যাসীয় হাইড্রোকার্বন এবং পেট্রোলিয়াম কোক ও পেট্রোলিয়াম বিটুমিন ছাড়া পেট্রোলিয়াম তেলের রেসিডিউ। নতুন আমদানি নীতিমালা অনুযায়ী সব ধরনের খেলনা ও বিনোদনমূলক পণ্যের ক্ষেত্রে কোন বয়সের শিশুর জন্য প্রযোজ্য তা উল্লেখ থাকতে হবে এবং প্লাস্টিকের তৈরি খেলনার ক্ষেত্রে তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয় মর্মে রপ্তানিকারক দেশের যথাযথ কর্তৃপক্ষের সনদের প্রয়োজন হবে। আগের আমদানি নীতিতে বেসামরিক বিমান বা হেলিকপ্টার আমদানির উল্লেখ না থাকলেও এবার তা যোগ হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/289.csv b/Bangla_fin_news_articles/289.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..897a01a1acb8d3e74940de432815d3bbaf584051 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/289.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +289,বাড়তি দাম নির্ধারণের জন্যই কারসাজি,2022-05-07,মুন্না রায়হান,ভোজ্য তেলের বাজারে আগে থেকেই অস্হিরতা ছিল দামও ছিল বাড়তি। গত দুই বছর ধরে প্রায় একই অবস্হা। কিন্তু হঠাৎ করেই বাজার থেকে প্রায় উধাও হয়ে গেছে সয়াবিন তেল পাম অয়েল। এ যেন তেল নিয়ে তেলেসমাতি কারবার। কিন্তু হঠাৎ করে বাজার থেকে তেল উধাও হওয়ার কারণ কী ব্যবসায়ীরা বলেছেন ইন্দোনেশিয়া গত বৃহস্পতিবার থেকে পাম অয়েল রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে। আর্জেন্টিনাও সয়াবিন তেল রপ্তানি সীমিত করার ঘোষণা দিয়েছে। এজন্যই কি ভোজ্য তেলের বাজারের এ অবস্হা। না কি এর পেছনে অন্য কারণ আছে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রতি মাসে সয়াবিন পাম অয়েলের যে দর নির্ধারণ করে দেয় তা একটি মহলের পছন্দ নয়। তাদের দাবি ব্যবসায়ীরা নিজেরাই আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে দেশের বাজারে সয়াবিন পাম অয়েলের দর নির্ধারণ করবেন। গত বৃহস্পতিবার ইন্দোনেশিয়া পাম অয়েল রপ্তানি বন্ধ করে দিলে এই সুযোগটি নেয় একটি চক্র। তারা বাজার থেকে সয়াবিন তেল পাম অয়েল উধাও করে দেয়। রাতারাতি হুহু করে দাম বাড়তে থাকে সয়াবিন তেল পাম অয়েলের। অনেকটা বেকায়দায় পড়ে যায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বেশি বিপাকে পড়েন ভোক্তারা। অবস্হা এমন হয় যে চাহিদামতো তেল না পেয়ে অনেকে ঈদে তাদের পছন্দমতো রান্না পর্যন্ত করতে পারেননি। পরে বাধ্য হয়ে বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ভোজ্য তেলের নতুন দর নির্ধারণ করে। সূত্রটি জানিয়েছে নতুন যে দর নির্ধারণ করা হয়েছে তাতে আন্তর্জাতিক বাজারদরের চেয়ে দেশের বাজারে তেলের দাম বেশি। তেল সিন্ডিকেটের দাবি অনুযায়ী নতুন এ দর নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দর অনুযায়ী খুচরা বাজারে খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটার ১৮০ টাকা বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৯৮ টাকা ও পাম সুপার ১৭২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ..... ... . রাজধানীর মৌলভীবাজারের পাইকারি ভোজ্য তেল ব্যবসায়ী মো. আলী ভূট্টো ইত্তেফাককে বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন তেল পাম অয়েলের দাম বাড়তি থাকলেও গত দুই দিনে কমেছে। গত দুই দিনের ব্যবধানে প্রতি টন অপরিশোধিত সয়াবিন তেলের দাম ১৫০ ডলার কমে ১ হাজার ৮৫০ ডলার ও পাম অয়েল প্রায় ১০০ ডলার কমে ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৬৫০ ডলারে বিক্রি হচ্ছে। মৌলভীবাজারের এ পাইকারি ব্যবসায়ী বলেন যদি কোনো বড় ঘটনা না ঘটে তাহলে দাম আর বাড়বে না। তাহলে দেশের বাজারেও দাম কমবে। এদিকে গতকাল শুক্রবারও রাজধানীর কাওরান বাজার ও তুরাগ এলাকার নতুন বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায় নতুন করে পরিবেশকরা বাজারে সয়াবিন তেল সরবরাহ করেনি। একই অবস্হা পাম অয়েলের ক্ষেত্রেও। খুচরা ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন কোম্পানির পরিবেশক ও পাইকারদের কাছে থেকে তারা তেল পাচ্ছেন না। অথচ মিলে যথেষ্ট পরিমাণে তেল মজুত আছে। কাওরান বাজারের জব্বার স্টোরের বিক্রেতা আজিজুল জানান পরিবেশকরা যদি তেল সরবরাহ না করে তাহলে আমরা কীভাবে বিক্রি করব সরকারের বিপণন সংস্হা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি গতকাল তাদের বাজারদরের প্রতিবেদনে জানিয়েছে বাজারে পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৯৫০ থেকে ৯৮৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। আর এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ১৯৮ টাকা বিক্রি হচ্ছে। ..... ... . অথচ রমজানের শুরুতে পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল ৭৫০ থেকে ৭৬০ টাকা ও এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। কিন্তু গত এক মাসের ব্যবধানে কী এমন হলো যে বাজার থেকে ভোজ্য তেল উধাও হওয়ার মতো অবস্হা হয়েছে এ প্রশ্ন ভোক্তাদের। গতকাল তুরাগ এলাকার নতুন বাজারে সয়াবিন তেল কিনতে আসা রেজাউল করিম বলেন আমরা তো ব্যবসায়ীদের কাছে জিম্মি হয়ে গেছি। এক বছর আগে খোলা সয়াবিন তেল কিনেছি ১১০ টাকায়। এখন তা কিনছি ২০০ টাকায়। তাও পাওয়া যাচ্ছে না। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে দেশের ভোজ্যতেলের বাজার মূলত আমদানিনির্ভর। সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়া পাম অয়েল রপ্তানি বন্ধ ও আর্জেন্টিনা রপ্তানি সীমিত করার ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে ভোজ্য তেলের বাজার হুহু করে বাড়ছে। সেই সঙ্গে রয়েছে রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাবও রয়েছে। তবে বর্তমানে দেশের বাজারে যে সয়াবিন পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে তা আগের আমদানি করা। এখনই ইন্দোনেশিয়ার পাম অয়েল রপ্তানি বন্ধের প্রভাব বাজারে কেন পড়বে সংশ্লিষ্টরা বলেছে এটা কারসাজি ছাড়া আর কিছুই না। এক শ্রেণির অসৎ ব্যবসায়ী কারসাজি করে অধিক মুনাফার লোভে হুহু করে তেলের দাম বাড়াচ্ছে। সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা বলেন বাজারে প্রতিদিন যে পরিমাণ তেল সরবরাহ করা হচ্ছে তাতে তো কোনো সংকট হওয়ার কথা নয়। সরবরাহ ব্যবস্হার কোনো স্তরে সমস্যা আছে কি না তা খুঁজে বের করতে হবে। উল্লেখ্য দেশে প্রতি মাসে গড়ে ১ লাখ টন সয়াবিন তেলের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে প্রতি মাসে গড়ে ৬৫ হাজার টন অপরিশোধিত সয়াবিন তেল আমদানি হয়। এ ছাড়া সয়াবিন বীজ মাড়াই করেও প্রতি মাসে ২৮ হাজার টন সয়াবিন তেল উত্পাদন করা হয়। আর প্রতি বছর পাম অয়েলের চাহিদা প্রায় ১৩ লাখ টন। এই চাহিদার ৯০ শতাংশ আসে ইন্দোনেশিয়া থেকে। বাকিটা আসে মালয়েশিয়া থেকে। চট্টগ্রাম কাস্টমসের তথ্য অনুযায়ী গত ২৮ এপ্রিল ইন্দোনেশিয়া পাম অয়েল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা জারির আগে দেশের আমদানিকারকরা এপ্রিল মাসেই প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টন পাম অয়েল আমদানি করেছেন। নিষেধাজ্ঞার কারণে ইন্দোনেশিয়ায় কমপক্ষে ২০ হাজার টন পাম অয়েল আমদানির চালান আটকে গেছে। তবে যেহেতু নিষেধাজ্ঞার আগে এলসি করা হয়েছে তাই এই তেল আসবে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে দেশে যথেষ্ট পরিমাণে সয়াবিন তেল পাম অয়েল মজুত রয়েছে। এখন যেহেতু বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বাড়তি দরে তেলের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে তাই এক সপ্তাহের মধ্যে বাজার স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/29.csv b/Bangla_fin_news_articles/29.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..980e0f0e47b951fb10f62577741bad405899eaae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/29.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +29,যেসব এলাকায় বুধবার ব্যাংক বন্ধ,2022-07-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পৌরসভা নির্বাচন উপলক্ষে বুধবার ২৭ জুলাই দেশের কয়েকটি এলাকায় ব্যাংক বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন থেকে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দিয়ে সোমবার ২৫ জুলাই ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের চিঠির মাধ্যমে জানানো হয়েছে। এতে বলা হয় দেশের চারটি পৌরসভা জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি ও ক্ষেতলাল জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ এবং ঢাকার দোহারে ২৭ জুলাই ভোট অনুষ্ঠিত হবে। ভোটের দিন সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকাধীন যেসব স্থাপনা ভোটকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার বা নির্বাচনী কার্যক্রমের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে সেসব স্থাপনায় ব্যাংকের কোনো শাখা বা উপশাখা থাকলে তা বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া সার্কুলারে নির্বাচনী এলাকার ব্যাংকের শাখা বা উপশাখাগুলোতে কর্মরত ভোটারদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/290.csv b/Bangla_fin_news_articles/290.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e3b2b67384bf183940590d05760d601143933655 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/290.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +290,বাড়তি দাম নির্ধারণের জন্যই কারসাজি,2022-05-07,মুন্না রায়হান,ভোজ্য তেলের বাজারে আগে থেকেই অস্হিরতা ছিল দামও ছিল বাড়তি। গত দুই বছর ধরে প্রায় একই অবস্হা। কিন্তু হঠাৎ করেই বাজার থেকে প্রায় উধাও হয়ে গেছে সয়াবিন তেল পাম অয়েল। এ যেন তেল নিয়ে তেলেসমাতি কারবার। কিন্তু হঠাৎ করে বাজার থেকে তেল উধাও হওয়ার কারণ কী ব্যবসায়ীরা বলেছেন ইন্দোনেশিয়া গত বৃহস্পতিবার থেকে পাম অয়েল রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে। আর্জেন্টিনাও সয়াবিন তেল রপ্তানি সীমিত করার ঘোষণা দিয়েছে। এজন্যই কি ভোজ্য তেলের বাজারের এ অবস্হা। না কি এর পেছনে অন্য কারণ আছে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রতি মাসে সয়াবিন পাম অয়েলের যে দর নির্ধারণ করে দেয় তা একটি মহলের পছন্দ নয়। তাদের দাবি ব্যবসায়ীরা নিজেরাই আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে দেশের বাজারে সয়াবিন পাম অয়েলের দর নির্ধারণ করবেন। গত বৃহস্পতিবার ইন্দোনেশিয়া পাম অয়েল রপ্তানি বন্ধ করে দিলে এই সুযোগটি নেয় একটি চক্র। তারা বাজার থেকে সয়াবিন তেল পাম অয়েল উধাও করে দেয়। রাতারাতি হুহু করে দাম বাড়তে থাকে সয়াবিন তেল পাম অয়েলের। অনেকটা বেকায়দায় পড়ে যায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বেশি বিপাকে পড়েন ভোক্তারা। অবস্হা এমন হয় যে চাহিদামতো তেল না পেয়ে অনেকে ঈদে তাদের পছন্দমতো রান্না পর্যন্ত করতে পারেননি। পরে বাধ্য হয়ে বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ভোজ্য তেলের নতুন দর নির্ধারণ করে। সূত্রটি জানিয়েছে নতুন যে দর নির্ধারণ করা হয়েছে তাতে আন্তর্জাতিক বাজারদরের চেয়ে দেশের বাজারে তেলের দাম বেশি। তেল সিন্ডিকেটের দাবি অনুযায়ী নতুন এ দর নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দর অনুযায়ী খুচরা বাজারে খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটার ১৮০ টাকা বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৯৮ টাকা ও পাম সুপার ১৭২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ..... ... . রাজধানীর মৌলভীবাজারের পাইকারি ভোজ্য তেল ব্যবসায়ী মো. আলী ভূট্টো ইত্তেফাককে বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন তেল পাম অয়েলের দাম বাড়তি থাকলেও গত দুই দিনে কমেছে। গত দুই দিনের ব্যবধানে প্রতি টন অপরিশোধিত সয়াবিন তেলের দাম ১৫০ ডলার কমে ১ হাজার ৮৫০ ডলার ও পাম অয়েল প্রায় ১০০ ডলার কমে ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৬৫০ ডলারে বিক্রি হচ্ছে। মৌলভীবাজারের এ পাইকারি ব্যবসায়ী বলেন যদি কোনো বড় ঘটনা না ঘটে তাহলে দাম আর বাড়বে না। তাহলে দেশের বাজারেও দাম কমবে। এদিকে গতকাল শুক্রবারও রাজধানীর কাওরান বাজার ও তুরাগ এলাকার নতুন বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায় নতুন করে পরিবেশকরা বাজারে সয়াবিন তেল সরবরাহ করেনি। একই অবস্হা পাম অয়েলের ক্ষেত্রেও। খুচরা ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন কোম্পানির পরিবেশক ও পাইকারদের কাছে থেকে তারা তেল পাচ্ছেন না। অথচ মিলে যথেষ্ট পরিমাণে তেল মজুত আছে। কাওরান বাজারের জব্বার স্টোরের বিক্রেতা আজিজুল জানান পরিবেশকরা যদি তেল সরবরাহ না করে তাহলে আমরা কীভাবে বিক্রি করব সরকারের বিপণন সংস্হা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি গতকাল তাদের বাজারদরের প্রতিবেদনে জানিয়েছে বাজারে পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৯৫০ থেকে ৯৮৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। আর এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ১৯৮ টাকা বিক্রি হচ্ছে। ..... ... . অথচ রমজানের শুরুতে পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল ৭৫০ থেকে ৭৬০ টাকা ও এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। কিন্তু গত এক মাসের ব্যবধানে কী এমন হলো যে বাজার থেকে ভোজ্য তেল উধাও হওয়ার মতো অবস্হা হয়েছে এ প্রশ্ন ভোক্তাদের। গতকাল তুরাগ এলাকার নতুন বাজারে সয়াবিন তেল কিনতে আসা রেজাউল করিম বলেন আমরা তো ব্যবসায়ীদের কাছে জিম্মি হয়ে গেছি। এক বছর আগে খোলা সয়াবিন তেল কিনেছি ১১০ টাকায়। এখন তা কিনছি ২০০ টাকায়। তাও পাওয়া যাচ্ছে না। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে দেশের ভোজ্যতেলের বাজার মূলত আমদানিনির্ভর। সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়া পাম অয়েল রপ্তানি বন্ধ ও আর্জেন্টিনা রপ্তানি সীমিত করার ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে ভোজ্য তেলের বাজার হুহু করে বাড়ছে। সেই সঙ্গে রয়েছে রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাবও রয়েছে। তবে বর্তমানে দেশের বাজারে যে সয়াবিন পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে তা আগের আমদানি করা। এখনই ইন্দোনেশিয়ার পাম অয়েল রপ্তানি বন্ধের প্রভাব বাজারে কেন পড়বে সংশ্লিষ্টরা বলেছে এটা কারসাজি ছাড়া আর কিছুই না। এক শ্রেণির অসৎ ব্যবসায়ী কারসাজি করে অধিক মুনাফার লোভে হুহু করে তেলের দাম বাড়াচ্ছে। সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা বলেন বাজারে প্রতিদিন যে পরিমাণ তেল সরবরাহ করা হচ্ছে তাতে তো কোনো সংকট হওয়ার কথা নয়। সরবরাহ ব্যবস্হার কোনো স্তরে সমস্যা আছে কি না তা খুঁজে বের করতে হবে। উল্লেখ্য দেশে প্রতি মাসে গড়ে ১ লাখ টন সয়াবিন তেলের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে প্রতি মাসে গড়ে ৬৫ হাজার টন অপরিশোধিত সয়াবিন তেল আমদানি হয়। এ ছাড়া সয়াবিন বীজ মাড়াই করেও প্রতি মাসে ২৮ হাজার টন সয়াবিন তেল উত্পাদন করা হয়। আর প্রতি বছর পাম অয়েলের চাহিদা প্রায় ১৩ লাখ টন। এই চাহিদার ৯০ শতাংশ আসে ইন্দোনেশিয়া থেকে। বাকিটা আসে মালয়েশিয়া থেকে। চট্টগ্রাম কাস্টমসের তথ্য অনুযায়ী গত ২৮ এপ্রিল ইন্দোনেশিয়া পাম অয়েল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা জারির আগে দেশের আমদানিকারকরা এপ্রিল মাসেই প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টন পাম অয়েল আমদানি করেছেন। নিষেধাজ্ঞার কারণে ইন্দোনেশিয়ায় কমপক্ষে ২০ হাজার টন পাম অয়েল আমদানির চালান আটকে গেছে। তবে যেহেতু নিষেধাজ্ঞার আগে এলসি করা হয়েছে তাই এই তেল আসবে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে দেশে যথেষ্ট পরিমাণে সয়াবিন তেল পাম অয়েল মজুত রয়েছে। এখন যেহেতু বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বাড়তি দরে তেলের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে তাই এক সপ্তাহের মধ্যে বাজার স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/291.csv b/Bangla_fin_news_articles/291.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d67ef5bd57f09c2bdca5a3813a74b3479650344a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/291.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +291,বাড়তি দামেও সয়াবিন তেল মিলছে না বাজারে,2022-05-06,উজ্জল বিশ্বাস,রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে তেল নিয়ে তেলেসমাতি চলার অভিযোগ তুলেছে সাধারণ মানুষ। খুচরা দোকানিরা বলছেন তারা ডিলারের কাছে চাহিদামতো তেল পাচ্ছেন না। আর ডিলাররা বলছেন কোম্পানি তাদের তেল সরবরাহ করছেন না। আর ভোক্তারা বাজারে গিয়ে তেল পাচ্ছেন না। শুক্রবার রাজধানীর কাওরান বাজার নিউমার্কেট ও হাতিরপুল বাজার ঘুরে দেখা গেছে অধিকাংশ দোকানে সয়াবিন তেল নেই। কিছু দোকানে এক বা দুই লিটারের বোতল অল্প পরিমাণে পাওয়া গেলেও দাম বেশি। আর পাঁচ লিটারের বোতল বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। ঈদুল ফিতরের আগে থেকে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ছে এমন গুজব বাজারে ছড়িয়ে পড়ে। তারপর ব্যবসায়ীরা তেল গুদামে লুকিয়ে রাখে। ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে কাওরানবাজারসহ বিভিন্ন বাজারে দোকানের ভেতর লুকিয়ে রাখা কয়েক হাজার বোতল উদ্ধার হয়। ..... ছিদ্দিক এন্টার প্রাইজের সামনে ব্যবসায়ীদের ভিড়। ... . ঈদের পরও একই অবস্থা বিরাজ করছে। শুক্রবার রাজধানীর কলাবাগান থেকে কাওরান বাজারে এসেছিলেন সাজ্জাদ হোসেন নামে এক ক্রেতা। তিনি একটি রেস্টুরেন্টে চাকরি করেন। সাজ্জাদ হোসেন বলেন ঈদের আগ থেকেই তেল পাচ্ছি না। তাই বাধ্য হয়ে কাওরান বাজারে এসেছি। এখানেও তেল পাচ্ছি না। এদিকে কাওরান বাজারের কয়েকটি দোকান ঘুরেও তেলের দেখা মেলেনি। হাজি মিজান এন্টারপ্রাইজের এক বিক্রেতা বলেন ঈদের দুইদিন আগ থেকেই তেল নেই। ক্রেতা তেল কিনতে আসছেন কিন্তু আমরা দিতে পারছি না। মাসুদ জেনারেল স্টোরের গিয়ে দেখা যায় তার দোকানে সয়াবিনের এক লিটারের বোতল আছে। কিনতে চাইলে বিক্রেতা বলেন এটা বাসায় ব্যবহারের জন্য রেখেছি। বিক্রি করা যাবে না। তাহলে ডিসপ্লে রেখেছেন কেনএমন প্রশ্নের তিনি কোনো উত্তর দেননি।তবে কুমিল্লা জেনারেল স্টোরে দেখা মিললো সূর্যমুখী তেল। ৫ লিটার সূর্যমুখী তেলের দাম ১ হাজার ৬০০ টাকা। ..... নিউ মালিক স্টোরে তেল কিনছেন এক ক্রেতা। ... . শুক্রবার কাওরান বাজারের মেসার্স ছিদ্দিক এন্টার প্রাইজে গিয়ে দেখা যায় মার্কেটের খুচরা দোকানদের ভিড়। এখানে মার্কেটের ব্যবসায়ীদের কাছে পুষ্টি তেল বিক্রি করা হচ্ছে। অর্থাৎ পাইকারি দরে পুষ্টি পাঁচ লিটারের বোতল ৭৪০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু দোকানরা চাহিদা অনুযায়ী তেল পাচ্ছেন না। কেউ পাঁচ লিটারের দুই কার্টন তেল চাইলে তাকে দেওয়া হচ্ছে এক কার্টন। ২০ কেজিতে এক কার্টন। মেসার্স ছিদ্দিক এন্টার প্রাইজ থেকে খুচরা ক্রেতাদের তেল দেওয়া হচ্ছে না। আবার মার্কেটের যেসব খুচরা ব্যবসায়ী পাইকারি দরে তেল কিনে নিয়ে যাচ্ছেন তারাও খুচরা বিক্রি করতে চাচ্ছেন না। কারণ হিসেবে তারা বলছেনআমি এক কার্টন পেয়েছি। আমাদের বাধা কাস্টমারদের কাছ থেকে আগাম টাকা নেওয়া আছে। তাদের দিতে হবে। মেসার্স ছিদ্দিক এন্টার প্রাইজে তেল বিক্রির দায়িত্বে থাকা নিজাম উদ্দিন জানান পুষ্টি কোম্পানি আমাদের ২০০ কার্টন মাল দিয়েছে। ভোক্তা অধিদফতর থেকে এই তেল মার্কেটের দোকানদার দিতে বলা হয়েছে। কিন্তু খুচরা কাস্টারমাররা ভিড় করছে। এখন আমরা দোকানদের দেব নাকি কাস্টমারদের দেব। আমাদের চাহিদা প্রতিদিন ৫ হাজার কার্টন সেখানে পেয়েছি আমি ২০০ কার্টন। এখন আমি বাকি মাল কোথায় পাবো। তীর কোম্পানি মাল দেয় না ফ্রেস কোম্পানি মাল দেয় না রূপচাঁদা কোম্পানি মাল দেয় না। শুধু পুষ্টি কোম্পানি মাল দিয়েছে। আজকে কোম্পানির রেটে অর্থাৎ ৭৪০ টাকায় মাল বিক্রি করছি। ..... তেল বিক্রির রশিদ। ... . এর আগে বৃহস্পতিবার ৫ মে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে তেলের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে। বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানায় খুচরা বাজারে খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটার ১৮০ টাকা বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৯৮ টাকা ও পাম সুপার ১৭২ টাকা করে নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ৬ মে থেকে এই দাম কার্যকর হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/292.csv b/Bangla_fin_news_articles/292.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6a616943df2f8cdf58a8d1cb97becc11b6b89c2c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/292.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +292,সয়াবিনপাম অয়েল নিয়ে মহাকারসাজি,2022-05-06,মুন্না রায়হান,বাজারে সয়াবিন পাম অয়েল নিয়ে মহাকারসাজি হচ্ছে। এই কারসাজি চক্রের কাছে রীতিমতো জিম্মি হয়ে পড়েছে ভোক্তারা। ঈদের দুই দিন আগে থেকে রাজধানীতে সয়াবিন পাম অয়েল অনেকটা উধাও হয়ে গেছে। তেল তো নয় যেন সোনার হরিণ বাড়তি টাকা দিয়েও অনেকে তেল পাচ্ছেন না। আবার কোনো কোনো দোকানে পাওয়া গেলেও তেলের সঙ্গে অন্য পণ্য কিনতে শর্ত জুড়ে দেওয়া হচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাওরান বাজার শান্তিনগর ও তুরাগ এলাকার নতুন বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায় বাজারে বেশির ভাগ দোকানে সয়াবিনের সরবরাহ নেই। একই অবস্থা পাম অয়েলের ক্ষেত্রেও। খুচরা ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন কোম্পানির পরিবেশক ও পাইকারদের কাছে থেকে তারা তেল পাচ্ছেন না। অথচ মিলে যথেষ্ট পরিমাণে তেল মজুত আছে। কাওরান বাজারের জব্বার স্টোরের বিক্রেতা আজিজুল জানান বারবার তাগাদা দিয়েও তারা কোম্পানির পরিবেশক ও পাইকারদের কাছ থেকে তেলের সরবরাহ পাচ্ছেন না। তিনি বলেন ঈদের দুই দিন আগে কাওরান বাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানের পর সয়াবিন পাম অয়েল অনেকটা উধাও হয়ে গেছে। পরিবেশকরা যদি তেল সরবরাহ না করে তাহলে আমরা কীভাবে বিক্রি করব তুরাগ এলাকার একটি মুদি দোকানের বিক্রেতা সাদ্দাম হোসেন বলেন ঈদের আগে দুই কাটুন বোতলজাত সয়াবিন তেল পেয়েছিলাম। তা ঈদের আগের রাতেই শেষ। এখন ক্রেতারা এলে ফিরিয়ে দিতে হচ্ছে। এই এলাকার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অন্য এক মুদি দোকানের বিক্রেতা বলেন কোম্পানির পরিবেশকদের কাছে বারবার চেয়েও সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি বলেন ঈদের আগে তিনি পরিবেশককে খুশি করে এক কাটুন তেল নিয়েছিলেন। যা পরিচিত কাস্টমারের কাছে বিক্রি করেছেন। কবে নাগাদ পরিবেশকদের কাছ থেকে তেল পাবেনতা তিনি জানেন না বলে জানান। এদিকে সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি গতকাল তাদের বাজারদরের প্রতিবেদনে সয়াবিন পাম অয়েলের চড়া দামের কথা জানিয়েছে। সংস্থাটি জানিয়েছে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৮৫ থেকে ১৯০ টাকায়। পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকায়। তবে বাজারে যে দুএকটি দোকানে তেল পাওয়া যাচ্ছে। সেখানে সয়াবিন প্রতি লিটার ২০০ থেকে ২১০ টাকা ও পাম অয়েল ১৯০ টাকা লিটারে বিক্রি করা হচ্ছে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অথচ রমজানের শুরুতে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৫২ থেকে ১৫৮ টাকা পাম অয়েল ১৪০ থেকে ১৪৪ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এছাড়া ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৯০০ টাকায় বিক্রির অবিযোগ পাওয়া গেছে। উল্লেখ্য গত প্রায় দুই বছর ধরেই ভোজ্য তেলের বাজার অস্থির। প্রতিনিয়ত দাম ওঠানামা করছে। কিন্তু গত এক মাসের ব্যবধানে কী এমন হলো যে বাজার থেকে ভোজ্য তেল উধাও হওয়ার মতো অবস্থা হয়েছে এ প্রশ্ন ভোক্তাদের। গতকাল তুরাগ এলাকার নতুন বাজারে সয়াবিন তেল কিনতে আসা রেজাউল করিম বলেন আমরা তো ব্যবসায়ীদের কাছে জিম্মি হয়ে গেছি। এক বছর আগে খোলা সয়াবিন কিনেছি ১১০ টাকায়। এখন তা কিনছি ২০০ টাকায়। তাও পাওয়া যাচ্ছে না। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে দেশের ভোজ্য তেলের বাজার মূলত আমদানিনির্ভর। সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়া পাম অয়েল রপ্তানি বন্ধ ও আর্জেন্টিনা রপ্তানি সীমিত করার ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে ভোজ্যতেলের বাজার হু হু করে বাড়ছে। সেই সঙ্গে রয়েছে রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাবও রয়েছে। তবে বর্তমানে দেশের বাজারে যে সয়াবিন পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে তা আগের আমদানি করা। এখন এখনই ইন্দোনেশিয়ার পাম অয়েল রপ্তানি বন্ধের প্রভাব বাজারে কেন পড়বে সংশ্লিষ্টরা বলেছে এটা কারসাজি ছাড়া আর কিছুই না। এক শ্রেণির অসত্য ব্যবসায়ী কারসাজি করে অধিক মুনাফার লোভে হু হু করে তেলের দাম বাড়াচ্ছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে গত এপ্রিলে বসুন্ধরা সিটি মেঘনা বাংলাদেশ এডিবল অয়েল টিকে ও সেনা কল্যাণ সংস্থা এই ছয় কোম্পানি ৮ কোটি লিটার সয়াবিন তেল বাজারজাত করেছে। এর মধ্যে বসুন্ধরা গ্রুপ সোয়া ৩ কোটি লিটার সিটি গ্রুপ ১ কোটি ৪৩ লাখ লিটার মেঘনা ১ কোটি ৩০ লাখ লিটার বাংলাদেশ এডিবল অয়েল ৮৮ লাখ লিটার টিকে গ্রুপ ৮৭ লাখ লিটার ও সেনা কল্যাণ এডিবল অয়েল ৫৪ লাখ লিটার সয়াবিন তেল বাজারজাত করেছে। তাহলে এত তেল যাচ্ছে কোথায় এ প্রসঙ্গে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিত সাহা বলেন বাজারে প্রতিদিনি যে পরিমাণ তেল সরবরাহ করা হচ্ছে তাতে তো কোনো সংকট হওয়ার কথা নয়। সরবরাহ ব্যবস্হার কোনো স্তরে সমস্যা আছে কি না তা খুঁজে বের করতে হবে। উল্লেখ্য দেশে প্রতি মাসে গড়ে ১ লাখ টন সয়াবিন তেলের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে প্রতি মাসে গড়ে ৬৫ হাজার টন অপরিশোধিত সয়াবিন তেল আমদানি হয়। এ ছাড়া সয়াবিন বীজ মাড়াই করেও প্রতি মাসে ২৮ হাজার টন সয়াবিন তেল উৎপাদন করা হয়। আর প্রতি বছর পাম অয়েলের চাহিদা প্রায় ১৩ লাখ টন। এই চাহিদার ৯০ শতাংশ আসে ইন্দোনেশিয়া থেকে। বাকিটা আসে মালয়েশিয়া থেকে। চট্টগ্রাম কাস্টমসের তথ্য অনুযায়ী গত ২৮ এপ্রিল ইন্দোনেশিয়া পাম অয়েল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা জারির আগে দেশের আমদানিকারকরা এপ্রিল মাসেই প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টন পাম অয়েল আমদানি করেছে। নিষেধাজ্ঞার কারণে ইন্দোনেশিয়ায় কমপক্ষে ২০ হাজার টন পাম অয়েল আমদানির চালান আটকে গেছে। তবে যেহেতু নিষেধাজ্ঞার আগে এলসি করা হয়েছে তাই এই তেল আসবে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে বর্তমানে কোম্পানিগুলো ও আমদানিকারকদের কাছে যে পরিমাণ সয়াবিন পামঅয়েলের মজুত আছে তাতে দেশের বাজারে ভোজ্য তেলের কোনো সংকট হবে না। কিন্তু একটি চক্র কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। সরকারকে এখনই এই কারসাজি চক্রতে আইনের আওতায় আনতে হবে। না হলে ভোক্তাদের ভোগান্তি পোহাতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/293.csv b/Bangla_fin_news_articles/293.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..be779b134231bf679141c8a00ec992a6925123fc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/293.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +293,ফের বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম,2022-05-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,খুচরা বাজারে খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটার ১৮০ টাকা বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৯৮ টাকা ও পাম সুপার ১৭২ টাকা করে নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার ৬ মে থেকে এই দাম কার্যকর করা হবে বলে জানা গেছে। বৃহস্পতিবার ৫ মে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন এ দাম নির্ধারণ করা হয়। সভা শেষে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় পাঁচ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৯৮৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া পাম সুপার তেলের দাম ১৭২ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। সর্বশেষ রোজার মধ্যে গত ২০ মার্চ খুচরা পর্যায়ে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৮ টাকা কমিয়ে ১৬০ টাকা নির্ধারণ করে সরকার। সেই সঙ্গে ৫ লিটারের বোতলে দাম ৩৫ টাকা কমে ৭৬০ টাকা করা হয়। এ ছাড়া খোলা সয়াবিনের তেলে দাম ৪ টাকা কমিয়ে ১৩৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়। তবে ঈদের কয়েকদিন আগ থেকে পাল্টাতে থাকে চিত্র। ঢাকাসহ দেশের অধিকাংশ এলাকার মুদি দোকানে সয়াবিন ও পাম তেলের দেখা পাওয়া যাচ্ছিলো না। যারা আগে তেল কেনেননি তাদের অনেককে বিভিন্ন বাজারে তেলের জন্য এক দোকান থেকে আরেক দোকানে ছুটতে দেখা গেছে। হঠাৎ করে তেল উধাও হয়ে যাওয়ায় উপায় না দেখে অনেকেই বেশি দাম দিয়ে সরিষা রাইস ব্রান কিংবা সূর্যমুখী তেল কিনতে বাধ্য হয়েছেন। প্রতি লিটার ২০০ টাকারও বেশি দামে তেল কিনে নিয়ে আসতে হয়েছে তাদের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/294.csv b/Bangla_fin_news_articles/294.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..22b6bcb70647a4929c0accf40df62f83b5032392 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/294.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +294,৩ দিন বন্ধ থাকবে ডাচ্বাংলা ব্যাংকের এটিএম সেবা,2022-05-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সুইচিং সিস্টেম আপগ্রেড করার জন্য ডাচ্বাংলা ব্যাংকের এটিএম বুথ ও সিআরএম তিন দিন বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া পয়েন্ট অব সেলস পিওএস ইকমার্স রকেট ও ডেবিটক্রেডিট কার্ডের সেবাও ১২ থেকে ৩৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে। গত ২৭ এপ্রিল বুধবার ডাচ্বাংলা ব্যাংকের পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। ডাচ্বাংলা ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয় স্যুইচিং সিস্টেম আপগ্রেড করার জন্য এটিএম সিআরএম পিওএস ইকমার্স নেক্সাসপে নেক্সাস ডেবিট কার্ড এজেন্ট ব্যাংকিং কার্ড রকেট ভিসা মাস্টারকার্ড ডেবিট কার্ড এবং মাস্টারকার্ড ক্রেডিট কার্ড সেবা সমূহ নিম্নের সময়সূচী অনুযায়ী বন্ধ থাকবে। সাময়িক এই অসুবিধার জন্য গ্রাহকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। ..... এটিএম সেবা বন্ধ সম্পর্কিত ডাচ্বাংলা ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তি ... . ব্যাংক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্য মতে যেসব সেবা বন্ধ থাকবে সেগুলো হল সেবা এটিএম সিআরএমআনুমানিক ডাউনটাইম ৭২ ঘন্টাডাউনটাইম সময়কাল৬ মে ২০২২ সকাল ০০০১ টা থেকে ৮ মে ২০২২ রাত ১১৫৯ টা সেবা পিওএসআনুমানিক ডাউনটাইম ৩৬ ঘন্টাডাউনটাইম সময়কাল ৬ মে ২০২২ সকাল ০০০১ টা থেকে ৭ মে ২০২২ দুপুর ১২০০ টা সেবাসমূহ ইকমার্স রকেট এড মানিআনুমানিক ডাউনটাইম ২৪ ঘন্টাডাউনটাইম সময়কাল ৬ মে ২০২২ সকাল ০০০১ টা থেকে ৬ মে ২০২২ রাত ১১৫৯ টা সেবাসমূহ নেক্সাস ডেবিট ভিসা ডেবিট মাস্টারকার্ড ডেবিট এনপিএসবি ফান্ড স্থানান্তর আউটওয়ার্ড রেমিটেন্সআনুমানিক ডাউনটাইম ১৮ ঘন্টাডাউনটাইম সময়কাল ৬ মে ২০২২ সকাল ০০০১ টা থেকে ৬ মে ২০২২ সন্ধ্যা ০৬০০ টা সেবা মাস্টারকার্ড ক্রেডিটআনুমানিক ডাউনটাইম ১২ ঘন্টাডাউনটাইম সময়কাল ৬ মে ২০২২ সকাল ০০০১ টা থেকে ৬ মে ২০২২ সকাল ১১৫৯ টা \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/295.csv b/Bangla_fin_news_articles/295.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d159a06d59c14259f91ec97c1a17083677260b31 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/295.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +295,ফের বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতি হতে পারে ভারত আইএমএফএর পূর্বাভাস,2022-05-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মহামারীজনিত দুর্ভোগকে পেছনে ফেলে টানা দ্বিতীয় বছরের জন্য বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল একটি প্রধান অর্থনীতিতে পরিণত হতে চলেছে ভারত। চীনের জন্য করা পূর্বাভাসের প্রায় দ্বিগুণ হারে ভারতে প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল অনুসারে চীনের ৪ দশমিক ৪ শতাংশ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির তুলনায় ভারতের প্রবৃদ্ধি এই বছর ৮ দশমিক ২ শতাংশ হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। অর্থনীতিবিদরা অবশ্য সতর্ক করেছেন যে এ গতি বজায় রাখার মুখে ইউক্রেন সংকটের কারণে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। কারণ ভারতও জ্বালানির দাম ও উচ্চ খাদ্য মূল্যস্ফীতির সাথে লড়াই করছে যা বিশ্বজুড়ে দেশগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। ভারতের জন্য আরেকটি চ্যালেঞ্জ হলো অসম প্রবৃদ্ধি। তথ্য প্রযুক্তিসহ কিছু ক্ষেত্রে যখন চাকরি এবং আয় ফিরে এসেছে তেমনি মহামারী চলাকালীন জীবিকা হারানো লক্ষ লক্ষ মানুষ এখনো লড়াই করছে। অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার সত্ত্বেও দরিদ্রবান্ধব কর্মসংস্থান কর্মসূচির অধীনে কাজ খোঁজা মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। অর্থনীতিবিদেরা বলছেন এটি ক্রমাগত সঙ্কটের লক্ষণ। সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে গত বছর ২৫ কোটি ৩০ লাখেরও বেশি পরিবার এ কর্মসূচির অধীনে নথিভুক্ত হয়েছিল। এ সংখ্যা মহামারীর আগে ২০১৯ সালে নথিভুক্ত হওয়া ১৮ কোটি ৬০ লাখের চেয়ে অনেক বেশি। তবু এশিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির এই প্রত্যাবর্তন উল্লেখযোগ্য। ২ সপ্তাহ আগে আইএমএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিভা বলেছিলেন ভারতের জন্য এটি ভালো এছাড়াও বিশ্বে প্রবৃদ্ধির হ্রাস যেখানে বড় সমস্যা তৈরি করছে সেখানে এটি ইতিবাচক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/296.csv b/Bangla_fin_news_articles/296.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0946a9caa4daf99381e96eb7c4754b1397beb7fd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/296.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +296,জিলিংগো বিপর্যয় বাংলাদেশি নারী কর্মকর্তা চাকরিচ্যুত,2022-05-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ স্বচ্ছতার অভাব এমনকি যৌন হয়রানির মতো গুরুতর অভিযোগের সম্মুখীন হতে হচ্ছে আলোচিত অ্যাপারেলটেক প্রতিষ্ঠান জিলিংগোকে। গেলো কয়েক বছরে তাদের ধারাবাহিকতা সফলতার বাইরে এমন অভিযোগুলো নানা সমালোচনার জন্ম দিচ্ছে। সম্প্রতি পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুসারে চাকরিচ্যুত করা হয় প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও ও সহপ্রতিষ্ঠাতা অঙ্কিতি বোসকে। তার বরখাস্তের বিষয়টিকে কিছু গণমাধ্যম অবশ্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ করার শাস্তি হিসেবে উল্লেখ করেছে। জানা গেছে জিলিংগোর বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ পাওয়ার পরপরই অঙ্কিতি বোসকে চাকরিচ্যুত করে প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদ। তবে জিলিংগোর কর্মকর্তা সূত্রে জানা যায় কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ করার পরই অঙ্কিতি বোসকে বরখাস্ত করা হয়েছে। অঙ্কিতিও একই দাবি করেছেন। সেই বিতর্কের মধ্যেই প্রতিষ্ঠানের জনসংযোগ বিভাগের প্রধান নওশাবা সালাউদ্দীনকেও চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। ইটি প্রাইম রিপোর্ট বলছে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমকে জানানো হয় বরখাস্ত হওয়ার পরই প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ এনেছিলেন অঙ্কিতি বোস। এমন মন্তব্যের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে প্রতিষ্ঠানকে মেইল করেছিলেন নওশাবা। ধারণা করা হচ্ছে এর পরিপ্রেক্ষিতেই নওশাবাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। ইটি প্রাইম রিপোর্ট বলছে নওশাবার মেইলে তার দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি তিনি নিজে প্রতিষ্ঠানের মুখপাত্র হলেও তার অনুপস্থিতিতে গণমাধ্যমে সামনে জিলিংগোর মুখপাত্রের বিবৃতি ও এর জবাবে বুর্দা প্রিন্সিপাল ইনভেস্টমেন্টস কোম্পানির এক বোর্ড সদস্যের কাছ থেকে তিনি যে দুর্ব্যবহার করেছিলেন সে বিষয়টিও উল্লেখ করেন। সূত্র বলছে এমন পরিস্থিতিতে কেনো প্রতিষ্ঠানের নীতি ভঙ্গ করা হয়েছিল সে বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন নওশাবা। তার দাবি জিলিংগোর পক্ষে দেওয়া বিবৃতি বাস্তবে ভুল ছিল। তবে নওশাবার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে বিষয়টি এখনও তদন্তাধীন বলে তা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি। বছর সাতেক আগে মাত্র ২৩ বছর বয়সে জিলিংগোর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন অঙ্কিতি বোস ও ধ্রুব কাপুর প্রধান প্রযুক্তি এবং পণ্য কর্মকর্তা। দক্ষিণ এবং দক্ষিণপূর্ব এশিয়াজুড়ে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অনলাইনে পণ্য বিক্রিতে সহায়তা করাই এই সংস্থার লক্ষ্য ছিল। ২০১৯ সালে জিলিংগো সিকোইয়া এবং টেমাসেকসহ নামজাদা বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ২২৬ মিলিয়ন রেইজ করেছিল। সেই সময়ে কোম্পানিটির ভ্যালুয়েশন ৯৭০ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়। তখন তার বয়স ছিল মাত্র ২৭ বছর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/297.csv b/Bangla_fin_news_articles/297.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..86c0c26c0ce212a1bc41657fd6175906d1221793 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/297.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +297,ঈদের আগে হঠাৎ সয়াবিন তেল ‘উধাও’,2022-05-02,ডয়চে ভেলে,ঈদের আগে হঠাৎ মুদির দোকানে সয়াবিন ও পাম তেল পাওয়া যাচ্ছে না। পাইকারি বিক্রেতাদের দাবি তারা স্বাভাবিকভাবেই বাজারে তেল বিক্রি করছেন। তাই খুচরা দোকানে ভোজ্য তেলের ঘাটতির খবরে তারাও বিস্মিত। ঢাকার দিলু রোডে ঢোকার মুখে দুই সারিতে ১০টির বেশি মুদি দোকান। একটু দূরেই বড় সুপারশপ। রাস্তার আরেক প্রান্তে আরও কিছু দোকান। কিন্তু কোথাও সয়াবিন তেল পেলেন না বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা। রবিবার দুপুরে যখন শুনলেন তেল নেই তখন তিনি অফিসে যাবার পথে কিনে দিয়ে যাবেন জানিয়ে বাসা থেকে বের হন। তাদের অফিস সবসময়ই খোলা থাকে ছুটির মধ্যে ডিউটি পড়েছে তাই এদিনও যেতে হচ্ছে তাকে। তাড়া থাকায় কী করা যায় ভাবতে ভাবতেই অফিসের পথে রওনা দেন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা তাহির মাহমুদ। এগুলোর কোনোটিতেই সয়াবিন তেল না পেয়ে তিনি কয়েক কিলোমিটার দূরে অফিসের কাছে মহাখালী বাণিজ্যিক এলাকার দোকানগুলোতেও ঢু দিলেন পরিস্থিতি বুঝতে। সেখানেও একই কথা দোকানিদের সয়াবিন নাই কোথাও কেউ তেল দিচ্ছে না। নিরুপায় হয়ে বাসায় ফোন করে কথা বললেন বিকল্প নিয়ে। অফিসে ঢুকে চালডাল পান্ডামার্ট মিনাক্লিকের মত অনলাইন প্ল্যাটফর্মেও বোতলজাত সয়াবিনের খোঁজ চালালেন তবে মিলল না। চালডালে শুধু পলিব্যাগের সয়াবিন পাওয়া গেল তাও এক লিটারের বেশি দেবে না বলে জানাল কর্তৃপক্ষ। ঈদের আগে এবার সত্যিই চিন্তাতেই পড়লেন তিনি। খোঁজ নিলেন আরও দুয়েক জায়গায়। তার আত্মীয় থাকেন রামপুরার বনশ্রীতে। সেখানেও সয়াবিন নেই বলে খবর এল। শেষে পান্ডামার্ট থেকে সূর্যমুখী তেল কিনলেন সয়াবিনের প্রায় দ্বিগুণ দামে। ঈদ সামনে বলে অপেক্ষারও উপায় নেই। ..... ... . এভাবেই তেলের খোঁজে ঘণ্টাখানেকের অবাক করা অভিজ্ঞতা তুলে ধরলেন তাহির মাহমুদ। তিনি বলেন দিলু রোডের দূরত্ব রাজধানীর অন্যতম প্রধান পাইকারি বাজার কারওয়ান বাজার থেকে কাছেই। ডিলাররা তেল সরবরাহ বন্ধ করে দিলে এ এলাকার দোকানিদের অনেকেই নিজে থেকে কারওয়ান বাজার থেকে তেল এনে বেশ কয়েকদিন বিক্রি করেছেন। তবে গত কয়েকদিন তারা সেখানেও তেল পাননি। তাহিরকে এসব কথা বলেছেন দিলু রোডের দোকানি মেহেদি ইসলাম যার কাছ থেকে তিনি নিয়মিত কেনাকাটা করে থাকেন। ঈদের দুদিন আগে রবিবার এ চিত্র শুধু দিলু রোডের খুচরা দোকানের নয় ঢাকাসহ দেশের অধিকাংশ মুদি দোকানের। ছোট বড় সব মুদি দোকানেই সয়াবিন ও পাম তেলের দেখা মিলছে না ঈদের বাজার করতে গিয়ে বিপাকে পড়েছেন ক্রেতারা। যারা আগে তেল কেনেননি তাদের অনেককে বিভিন্ন বাজারে তেলের জন্য এক দোকান থেকে আরেক দোকানে ছুটতে দেখা গেছে। হঠাৎ করে তেল উধাও হয়ে যাওয়ায় উপায় না দেখে অনেকেই বেশি দাম দিয়ে সরিষা রাইস ব্রান কিংবা সূর্যমুখী তেল কিনতে বাধ্য হয়েছেন। রবিবার বিভিন্ন মুদি দোকানির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে বেশ কিছুদিন ধরে সরকার নির্ধারিত খুচরা মূল্যের চেয়ে বেশি দামে তেল কিনে বিক্রি করতে হয়েছিল। তবে গত দুইদিন ধরে বাড়তি টাকা দিয়েও ঢাকার মিরপুর শাহ আলী পাইকারি মার্কেট কারওয়ান বাজার মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটসহ বড় পাইকারি বাজারগুলোতে তেল পাওয়া যাচ্ছে না। বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ার পর দেশের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে তেল আমদানি উৎপাদন ও বিক্রয় পর্যায়ে কর তুলে নিয়েছে সরকার। রোজার মধ্যে প্রতিলিটার সর্বোচ্চ ১৬০ টাকায় বোতলজাত সয়াবিন তেল এবং খোলা সয়াবিন তেল ১৪০ টাকা এবং পাম তেল ১৩০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়। তবে রবিবার বিভিন্ন মুদি দোকানি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন প্রতি লিটার ২০০ টাকারও বেশি দামে তেল কিনে নিয়ে আসতে হচ্ছে। ফলে তারা বিক্রি করছেন এরচেয়ে বেশি দামে। যদিও ভোজ্যেতল পরিশোধনকারী কোম্পানিগুলোর কর্মকর্তারা দাবি করছেন তারা আগের মতই সরবরাহ করছেন। মাঝপথে কোথাও গরবড় হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তারা। তীর ব্র্যান্ডের সয়াবিন তেল প্রস্তুতকারক সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা দাবি করেন চাহিদা অনুযায়ী তারা সরবরাহ করছেন। তাদের দিক থেকে কোনো ঝামেলা নেই। তাহলে বাজারে তেল নেই কেন প্রশ্নে তিনি বলেন বাজারের বিষয়টা আমরা জানি না। ঈদের পর দাম বাড়তে পারে এই কারণে তেল দেওয়া হচ্ছে না এমন অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন সরকার নির্ধারিত দামের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই। ঈদের পর দর নির্ধারণের বিষয়ে এখনই বলার সুযোগ নেই। ..... ... . ফ্রেশ ব্র্যান্ডের তেল উৎপাদনকারী মেঘনা গ্রুপের ডেপুটি অ্যাডভাইজার শফিউর রহমানও একই দাবি করেন। তিনি বলেন মিল থেকে সয়াবিন ও পাম তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। এরপরও কোথায় কী কারণে তেলের সঙ্কট হচ্ছে সরকারই সেটা খুঁজে বের করবে। খুচরায় একেবারে উধাও পীরেরবাগে মুদি দোকানি টিপু সুলতান বলেন গত দুইদিন ধরে তিনি সয়াবিন তেল কিনতে পারছেন না। ফলে বিক্রি বন্ধ রয়েছে। কিছু রাইস ব্রান তেল রয়েছে তার দোকানে। আরেক দোকানি মহসিন ইসলাম বলেন তিনি খোলা সয়াবিন তেল প্রতি ড্রাম ৩৭ হাজার ও পাম তেল ৩৫ হাজার টাকা করে কিনে এসেছেন। কিছু পরিচিত ক্রেতাকে এই ঈদের বাজারে স্বস্তি দিতে বেশি দামে কিনে এনেছেন। এতে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের ক্রয়মূল্য ১৮১ টাকা ও পাম তেলের ক্রয় মূল্য ১৭১ টাকা করে পড়েছে। পাইকারি বিক্রেতারা কোনো পাকা রশিদ দিচ্ছে না। পাকা রসিদ চাইলে তেল বিক্রি করতেও রাজি হচ্ছে না। টাকা নিচ্ছে এক দোকান থেকে তেল দিচ্ছে দূরে আরেক দোকান থেকে। কিছুই বুঝতে পারছি না। বন্দরনগরী চট্টগ্রামসহ দেশের অন্যান্য স্থানের চিত্রও প্রায়ই একই রকম। প্রায় জায়গাতেই গত দুইদিনে তেল মিলছে না। চট্টগ্রামের চেরাগী পাহাড় এলাকার লাকী স্টোরে তেল নেই শনিবার রাত থেকেই। রবিবার নিয়মিত গ্রাহকদের দিনভরই ফিরিয়ে দিতে হয়েছে। আগের দিন খাতুনগঞ্জ থেকে বেশি দামে কিনে আনা একটি ব্র্যান্ডের তেল বিক্রি করেছেন প্রতি লিটার পলিব্যাগ ১৬৫ টাকায় এবং পাঁচ লিটারের বোতল ৮৫০ টাকায়। ১৫ দিন ধরে কোনো কোম্পানির ডিলারের প্রতিনিধি আসে নাই বলে জানালেন দোকানিরা। যোগাযোগ করলে তাদের বলা হচ্ছে ঈদের পরে দাম বাড়ানো হবে বলে কোম্পানি যেমন তেল ছাড়ছে না তেমনি কোথাও কোথাও মুজদ করা হচ্ছে। মোমিন রোডের শরীফ স্টোরে শুধু দুই ব্র্যান্ডের স্বল্প পরিমাণ তেল থাকার কথা জানালেন দোকানি মো. শরীফ। তিনি জানান বেশি দামে কিনে আনায় পাঁচ লিটারের বোতল ৮৮০ টাকা এবং এক লিটারের পলিব্যাগের সয়াবিন বিক্রি করছেন ১৮০ টাকায়। কোনো কোম্পানির তেলের সরবরাহ পাচ্ছেন না তিনি। ব্যক্তিগত উদ্যোগেই বেশি দামে তা সংগ্রহ করতে হয়েছে। কারওয়ান বাজারে রাকিব স্টোর নামের মুদি দোকানের মালিক আব্দুর রাজ্জাক বলেন সরবরাহ সংকটের কারণে তিনি গত দুই দিন ধরে সয়াবিন তেল ও পাম তিল বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছেন। এখন সেমাই চিনিসহ ঈদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পণ্য বিক্রিতে মনোযোগ বাড়িয়েছেন। পাশের দোকান আলী স্টোরের জসিম উদ্দিন বলেন সরকার নির্ধারিত দামে তেল কিনতে না পেরে প্রায় এক মাস ধরে তিনি খোলা সয়াবিন ও পাম তেল বিক্রি বন্ধ রেখেছেন। গত এক সপ্তাহ ধরে বোতলজাত সয়াবিন তেলের সরবরাহও কমে গিয়েছে। দুই একদিন পর ভোজ্যতেলই পাওয়া যাবে না বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। ..... ... . ভোক্তা অধিকারের অভিযান ভোজ্যতেলের বাজার পরিস্থিতি ও সরবরাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে গত কয়েকমাস ধরে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। রবিবারও সরকারি এ সংস্থা অভিযান চালিয়েছে কারওয়ান বাজারে। সেসময় একটি দোকানের গুদাম থেকে দুই হাজার লিটার তেল উদ্ধার করেছে। সংস্থাটির পরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন আমরা গত কয়েকদিনে বিভিন্ন বাজারে অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন পাইকারি বিক্রেতা ও ডিলারকে অবৈধ মজুদের দায়ে শাস্তি দিয়েছি। কারণ তেলের দাম বৃদ্ধির আশঙ্কায় তারা পণ্যগুলো মজুদ করে রেখেছেন। কারওয়ান বাজারে বিসমিল্লাহ ট্রেডার্স নামের একটি পাইকারি দোকান থেকে দুই হাজার লিটার তেলের মজুদ উদ্ধার করেছি। অথচ তারা কয়েকদিন ধরে তেল নেই বলে ক্রেতাদের বার্তা দিচ্ছিল। এছাড়া মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন পাইকারি দোকানে বিভিন্ন পণ্যের আড়াল থেকে মজুদ তেল উদ্ধারের তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন আমরা আশঙ্কা করছি ডিলার ও পাইকারি বিক্রেতারা তেলের মজুদ করছেন। আমরা এর বিরুদ্ধে বিশেষ ব্যবস্থা নেব। এধরনের দোকানগুলোকে এক মাসের জন্য বন্ধ রাখব। অথচ পাঁচ দিন আগে কারওয়ান বাজারের বিসমিল্লাহ ট্রেডার্সের আব্দুর রহিম জানিয়েছিলেন গত সাত দিন ধরেই ভোজ্যতেলের সরবরাহ নাই। সে কারণে আমরাও নিয়মিত গ্রাহকদের কাছে তেল বিক্রি করতে পারছি না। তারা চলে যাচ্ছে অন্য দোকানে। এর আগে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর সময়ে মার্চের প্রথমে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ার কথা বলে দেশে ভোজ্যতেলের দাম সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে অন্তত ৪০ টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়। কোথাও কোথাও খোলা সয়াবিনের দাম ২০০ টাকাও নেওয়া হয়। তখনও অনেক এলাকার অনেক দোকানে তেল পাওয়া যায়নি। পরে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপে সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়ার পাশাপাশি দামও কমে আসে। সেসময় তেল পরিশোধনকারী কারখানাগুলো থেকে সরবরাহ কমিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠার পর পরিদর্শন শুরু করে বিভিন্ন অনিয়মও পেয়েছিল ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর। মার্চের ওই সময়ে সরকার ভোজ্যতেলের ওপর থেকে ভ্যাট ও শুল্ক প্রত্যাহারের পর দামেও সমন্বয় করে। নতুন দরে প্রতিলিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬০ টাকা খোলা সয়াবিন তেল ১৪০ টাকা এবং পাম তেল ১৩০ টাকা নির্ধারণ করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/298.csv b/Bangla_fin_news_articles/298.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e7ef4fe35a1217a49e06ab2269236b92335dbe98 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/298.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +298,এলপিজির নতুন দাম নির্ধারণ ৫ মে,2022-05-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চলতি মাসের জন্য তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের এলপিজি মূল্য নির্ধারণ করা হবে আগামী বৃহস্পতিবার ৫ মে। প্রতি মাসের ৩ তারিখে এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হলেও এবার ঈদের ছুটি থাকায় তা করা হচ্ছে ৫ মে। গণমাধ্যমকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যানার্জি অ্যান্ড রেগুলেটরি কমিশন বিইআরসি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় সৌদি আরামকোর ঘোষিত নতুন বছরের জানুয়ারির জন্য সৌদি সিপি অনুযায়ী ভোক্তাপর্যায়ে এলপিজির মূল্য সমন্বয়ক সম্পর্কে বাংলাদেশ অ্যানার্জি অ্যান্ড রেগুলেটরি কমিশনের নির্দেশনা বৃহস্পতিবার ৫ মে দুপুর আড়াইটায় ঘোষণা করা হবে। এদিকে গৃহস্থালি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম না বাড়ালেও মে মাসের জন্য বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত এলপিজির দাম ১০৩ রুপি বাড়িয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। চলতি বছরের জানুয়ারিতে এলপিজির মূল্য ৫০ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ১৭৮ নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া ফেব্রুয়ারিতে ৬২ টাকা বাড়ানো হয়। তাছাড়া মার্চেও দাম বাড়িয়ে ১ হাজার ৩৯১ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আর সর্বশেষ এপ্রিল মাসে ৪৮ টাকা বাড়িয়ে করে ১ হাজার ৪৩৯ টাকা নির্ধারণ করে সরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/299.csv b/Bangla_fin_news_articles/299.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..664d7f44bb6e5e285b5cc1cd565e945d62b9a269 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/299.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +299,এক জাহাজেই ২ কোটি লিটারের বেশি সয়াবিন তেল,2022-05-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চট্টগ্রাম বন্দরে ২ কোটি ২৯ লাখ লিটার সয়াবিন তেল নিয়ে গত বৃহস্পতিবার পৌঁছেছে একটি জাহাজ। সোমবার ২ মে সকালে চট্টগ্রাম বন্দর সচিব মো. ওমর ফারুক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান এমভি ওরিয়েন্ট চ্যালেঞ্জ জাহাজে আমদানি করা সয়াবিন তেল খালাস প্রায় শেষ পর্যায়ে। খালাস শেষে কাল বন্দর ত্যাগ করার কথা রয়েছে। পাঁচটি ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী কোম্পানি এ বিপুল তেল আমদানি করেছে। দেশে অপরিশোধিত আকারে সয়াবিন তেল আমদানি হয়। আবার আমদানি করা বীজ মাড়াই করে সয়াবিন তেল পাওয়া যায়। গত অর্থবছরের হিসাবে অপরিশোধিত আকারে প্রতি মাসে গড়ে আমদানি হয় ৬৫ হাজার টন। এ হিসাবে ২ কোটি ২৯ লাখ টন সয়াবিন তেল দিয়ে অন্তত ১০ দিনের চাহিদা পূরণ সম্ভব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/3.csv b/Bangla_fin_news_articles/3.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b8217c3e1c38195c4b1ad652df82c0d8ca5def48 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/3.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +3,কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনে জোর দেওয়ার দাবি ব্যবসায়ীদের,2022-08-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন সরকারের উচিত কয়লা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে জোর দেওয়া। পরিবেশ ঠিক রেখে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে বিশ্বের অনেক দেশে। বাংলাদেশও সেদিকে যেতে পারে। তিনি বলেন শিল্পোন্নত দেশগুলোর অনেকেই কয়লাভিত্তিক বিদ্যুতকেন্দ্র ফিরে যাচ্ছে। বাংলাদেশেরও উচিত দেশে কয়লা অনুসন্ধান ও উত্তোলনে জোর দেওয়া। গতকাল বৃহস্পতিবার এফবিসিসিআই কার্যালয়ে আয়োজিত টেকসই উন্নয়নের জন্য জ্বালানি নিরাপত্তা শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি অংশ নেন প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিকইইলাহী চৌধুরী। তিনি বলেন ইউক্রেন সংকটের কারণে বিশ্ব জুড়েই জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্হা ভেঙে পড়েছে। আপদকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিদ্যুৎ রেশনিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। কৃষি ও শিল্পখাতে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখতেই এ পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এজন্য আবাসিক গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধা মেনে নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস। তিনি জানান শিল্প ও সেবা খাতে সরকারের আলাদা নজর আছে। বিদ্যুৎ রেশনিংয়ে শিল্প এলাকা বিবেচনায় লোডশেডিংয়ের পরিকল্পনা করা হলেও গৃহস্থালি এলাকায় কিছু শিল্পকারখানা থেকে যায় যার জন্য এসব কারখানাকে লোডশেডিং পোহাতে হয়। লোডশেডিংয়ের কারণে কোনো কারখানায় উৎপাদন ব্যাহত হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানোর অনুরোধ করেন তিনি।এফবিসিসিআই সভাপতি গ্যাসসংকট মোকাবিলায় স্থলের পাশাপাশি সাগরবক্ষেও অনুসন্ধান পরিচালন কূপ খননের তাগিদ দেন। এ লক্ষ্যে বাপেক্সকে আরো শক্তিশালী করার আহ্বান জানান তিনি। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এফবিসিসিআইর প্যানেল উপদেষ্টা ও বুয়েটের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. ইজাজ হোসেন। তিনি জানান চাহিদা অনুসারে গ্যাস পাচ্ছে না দেশের শিল্পখাত। এতে শিল্পের স্বাভাবিক প্রবৃদ্ধি ব্যাহত হচ্ছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনের গ্যাসের ওপর একক নির্ভরতা দেশের জ্বালানি নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে ফেলছে বলে তিনি মনে করেন। ক্রান্তিকালীন সংকট মোকাবিলায় একটি জরুরি তহবিল গঠনের দাবি জানান এফবিসিসিআইর পরিচালক ও বিটিএমএর সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ভোলার গ্যাসক্ষেত্র থেকে ১৫ কোটি ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হবে বলে জানান বাপেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী। তিনি আরো জানান ২০২৫ সালে আরো ৬১ কোটি ৮০ লাখ ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হবে। এজন্য দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় তেলগ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালনা ও পার্বত্য চট্টগ্রামে এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে পাঁচটি অনুসন্ধান কূপ খননের পরিকল্পনার কথা জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/30.csv b/Bangla_fin_news_articles/30.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fb7c45134d8e23dbf22c20feabc5e68fd801e739 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/30.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +30,আয়কর রিটার্ন ছাড়া ৫ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র নয়,2022-07-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে ৫ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করতে হলে অবশ্যই সর্বশেষ বছরের আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দেখাতে হবে। পাশাপাশি ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকএ হিসাব খুলতেও রিটার্ন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার ২৫ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেট ম্যানেজমেন্ট বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে। দেশে কার্যরত সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে এ সার্কুলার পাঠানো হয়েছে। নির্দেশনা অনুযায়ী সঞ্চয়পত্র ও ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক হিসাবে ৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অর্থ আইন ২০২২এর ৪৮ ধারা যথাযথ পরিপালনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ব্যাংকগুলোকে বলা হয়েছে। সেই মোতাবেক ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক হিসাবসমূহ এবং সঞ্চয়পত্রে ৫ লাখ টাকার অধিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ইস্যু অফিসে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ দাখিল করতে হবে। অর্থাৎ আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রাপ্তি স্বীকার পত্র দেখাতে হবে। তাছাড়া করদাতার কর শনাক্তকরণ নম্বর নাম ও রিটার্ন দাখিলকৃত অর্থবছরের তথ্যসংবলিত সিস্টেম জেনারেটেড সনদপত্র দেখাতে হবে। তবে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪এর প্রতিস্থাপন সেকশন ১৮৪এ এর সাবসেকশন ৯ অনুযায়ী প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্রের পরিবর্তে কর শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন দাখিল করতে হবে। এছাড়া এই বিনিয়োগের ক্ষেত্রে টিআইএন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। অর্থাৎ টিআইএন এবং আয়কর রিটার্ন জমা না দিয়ে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করা যাবে না। উল্লেখ্য আগে ২ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে টিআইএন নম্বর দিতে হতো। চলতি ২০২২২০২৩ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্রে যে কোনো পরিমাণ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে টিআইএন বাধ্যতামূলক এবং ৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ করলে এবং ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক হিসাবে আয়কর রিটার্ন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। উল্লেখ্য আয়কর আদায় বাড়াতে চলতি ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেটে বেশ কিছু ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে। এগুলোর অনেক ক্ষেত্রে আগে শুধু কর শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন সনদ জমা দিলেই হতো। এখন থেকে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র দিতে হবে বলে জানানো হয়েছে। যদি ব্যাংক হিসাব থাকে তাতে যেভাবেই হোক ক্রেডিট ব্যালান্স ১০ লাখ টাকা অতিক্রম করলে ব্যাংককে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দিতে হবে। একই ঘটনা ঘটবে ৫ লাখ টাকার বেশি ব্যাংক ঋণ আবেদনে বা ক্রেডিট কার্ড নেওয়ার ক্ষেত্রেও। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/300.csv b/Bangla_fin_news_articles/300.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..70fc31a6196a49414f181bd9efe87ab08d86c76e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/300.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +300,সীমিত পরিসরে আজ ব্যাংক খোলা,2022-04-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ব্যবসাবাণিজ্যে আর্থিক লেনদেন বেড়ে যাওয়ায় আজ শনিবার ৩০ এপ্রিল সারাদেশে সীমিত পরিসরে ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ দিন সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত লেনদেন হবে। আর লেনদেনপরবর্তী ব্যাংকের আনুষঙ্গিক কার্যক্রম চলবে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংকের অফ সাইট সুপারভিশন বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করা হয়। এতে বলা হয় ঈদ উপলক্ষে ব্যবসাবাণিজ্যে আর্থিক লেনদেন বেড়েছে। এ জন্য সবার সুবিধার্থে শনিবার ৩০ এপ্রিল সীমিতসংখ্যক লোকবলের মাধ্যমে সারা দেশে সীমিত পরিসরে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হবে। শনিবার ব্যাংক লেনদেন হবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত। ব্যাংক খোলা দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/301.csv b/Bangla_fin_news_articles/301.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0e84c5cb8b4b4b866cb61b8a60d617ef02326e9d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/301.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +301,রিজার্ভ খরচে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে,2022-04-30,রেজাউল করিম খোকন,আমদানি ব্যয় বেশি হওয়ায় ও মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে যাওয়ায় সার্বিকভাবে দেশের অর্থনীতিতে চাপ বেড়েছে। এই অবস্থায় রিজার্ভ বেশি থাকলে ব্যাংকে তারল্য প্রবাহ পর্যাপ্ত হলে কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় বিনিয়োগ ও ঋণপ্রবাহ চলমান থাকলে ঝুঁকি মোকাবিলা সহজ হতো। সাম্প্রতিক সময়ে রেমিট্যান্সপ্রবাহ কম থাকায় তা দিয়ে আমদানিসহ অন্যান্য ব্যয় মেটানো সম্ভব হচ্ছে না। বিনিয়োগে মন্দা পরিস্থিতি বিদ্যমান থাকায় দেশের অর্থনীতিতে ঝুঁকি মোকাবিলার সক্ষমতাও কমছে। এদিকে আমদানি ব্যয় মাত্রাতিরিক্ত বৃদ্ধি পাওয়া এবং রেমিট্যান্সপ্রবাহ কমে যাওয়ায় বৈদেশিক সম্পদের প্রবৃদ্ধি কমেছে। এ পরিস্থিতিতে বৈদেশিক মুদ্রার অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যয় কমিয়ে আয় বাড়ানোর পদক্ষেপ নিতে হবে। রপ্তানিপণ্য বহুমুখীকরণে জোর দেওয়ার পাশাপাশি ছোট ও মাঝারি শিল্প খাতকে চাঙ্গা করে কর্মসংস্থান বাড়ানোর পদক্ষেপ নিতে হবে। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা ধরে রাখতে দেশের দরিদ্রপ্রবণ এলাকাগুলোতে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়ানোর পদক্ষেপ নিতে হবে। শ্রীলঙ্কায় অর্থনৈতিক বিপর্যয় দেখা দেওয়ায় এখন তারা সারা বিশ্বে আলোচনার তুঙ্গে। অর্থনৈতিক সংকটে নিমজ্জিত শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে দেশটিতে খাদ্য জ্বালানি এবং ওষুধের চরম সংকট দেখা দিয়েছে। শ্রীলঙ্কার বর্তমান পরিস্থিতির মতো বিপর্যয়ে বাংলাদেশও পড়তে পারে বলে কেউ কেউ আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। কিন্তু এখনই সতর্ক হলে এ ধরনের সমস্যা সৃষ্টি নাও হতে পারে। বাংলাদেশের ঋণ ব্যবস্থাপনা খুবই ভালো। তাই অর্থনৈতিক সংকটে পড়ার আশঙ্কা নেই। বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা খুব ভালো। যেটা শ্রীলঙ্কার ছিল না। এজন্যই অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে দেশটি। এছাড়া জিডিপির তুলনায় ঋণের অনুপাত সহনীয় মাত্রায় রয়েছে। তাই শ্রীলঙ্কার মতো অর্থনৈতিক সংকটে পড়বে না বাংলাদেশ। বাংলাদেশের আমদানি ব্যয় বাড়ার পরও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ৪৪ বিলিয়ন ডলারের বেশি যা দিয়ে আমরা ছয় মাসের আমদানি ব্যয় মেটাতে পারব। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কার তা ২ বিলিয়ন ডলারেরও কম। যা দিকে এক সপ্তাহের আমদানি ব্যয় মেটানোও সম্ভব নয়। তাই শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বাংলাদেশের তুলনা করা চলে না। শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক সংকট বিষয়ে বাংলাদেশ অত্যন্ত সতর্ক। বাংলাদেশকে প্রতি বছর ঋণ বাবদ পরিশোধ করতে হয় ২ বিলিয়ন ডলার। আর শ্রীলঙ্কাকে করতে হয় ৭ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার। শ্রীলঙ্কার বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ হলো তার জিডিপির ৬১ শতাংশ। আর বাংলাদেশের তা ১৩ শতাংশ। এছাড়া দেশটির মোট ঋণ ঋণ জিডিপি অনুপাত ১২০ শতাংশের কাছাকাছি বাংলাদেশের তা ৪৫ শতাংশ। শ্রীলঙ্কার বেশির ভাগ বৈদেশিক ঋণ কঠিন শর্তে নেওয়া। পক্ষান্তরে সহজ শর্তে এসব ঋণ নিয়েছে বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার প্রধান বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের উত্স হলো পর্যটন খাত। করোনা মহামারির কারণে গত দুই বছর এই খাতে ব্যাপক ধস নামে যার আঘাত লাগে সরাসরি রাজস্ব আয়ে। অন্যদিকে বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য নেওয়া বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক ঋণের কিস্তি ঠিকই পরিশোধ করতে হয় দেশটিকে। শ্রীলঙ্কায় পর্যটক বাড়াতেই এসব প্রকল্প নেওয়া হয়। এর পাশাপাশি শিল্প উত্পাদনে ধস এবং রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সপ্রবাহও নিচের দিকে নেমে যায়। তার ওপর কর ও ভ্যাট কমায় দেশটির বর্তমান সরকার। এছাড়াও চাষাবাদে রাসায়নিক সারের ব্যবহার বাদ দিয়ে অর্গানিক খাদ্য উত্পাদনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ফলে সেখানে খাদ্য ঘাটতি দেখা দেয়। এমনকি এর প্রভাবে দেশটিতে চায়ের উত্পাদনও কমে যায়। এসব কারণে শ্রীলঙ্কায় এই অর্থনৈতিক সংকট দেখা দিয়েছে। এদিকে বাংলাদেশের নেওয়া বেশির ভাগ মেগা প্রকল্পগুলো মূলত যোগাযোগ ও জ্বালানি উত্পাদনের জন্য। এর মধ্যে পদ্মা সেতু কর্ণফুলী টানেল মেট্রোরেল ঢাকার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে রূপপুর পরমাণু বিদু্যত্কেন্দ্র রামপাল কয়লা বিদু্যত্কেন্দ্র মাতারবাড়ী কয়লা বিদু্যত্কেন্দ্র পায়রা সমুদ্রবন্দর ও গভীর সমুদ্রবন্দর অন্যতম। এর মধ্যে পদ্মা সেতু ছাড়া বাকি সব প্রকল্প বৈদেশিক ঋণে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তবে ঋণ পরিশোধের বিষয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। বর্তমানে বাংলাদেশের ঋণের হার জিডিপির ৩৮ শতাংশ। গত বছরের জুন পর্যন্ত মোট ঋণের পরিমাণ ছিল ১১ লাখ ৪৪ হাজার ২৯৭ কোটি টাকা। বৈদেশিক ঋণের এই হার জিডিপির ১৩ শতাংশ। আইএমএফর মতে বৈদেশিক ঋণের হার ৫৫ শতাংশের বেশি হলেই তা যে কোনো দেশের জন্য সংকট তৈরি করতে পারে। শ্রীলঙ্কার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নেমে এসেছে ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারে। এর বিপরীতে ঋণ পরিশোধ করতে হবে ৪ বিলিয়ন ডলার। তার ওপর খাদ্য ও বিদু্যত্সংকট দেখা দিয়েছে। কারণ শ্রীলঙ্কার নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি করার মতো অর্থ নেই। শ্রীলঙ্কার এই অভিজ্ঞতা থেকে বাংলাদেশ ভারতসহ অন্য সব দেশ শিক্ষা নিতে পারে। এক্ষেত্রে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির দিকে দৃষ্টি রাখতে হবে। বাস্তব পরিস্থিতির নিরিখে নীতি প্রণয়ন করতে হবে। মেগা প্রকল্প বা বিনিয়োগগুলো যেন সুশাসনের সঙ্গে নির্ধারিত সময়ে ও সাশ্রয়ীভাবে বাস্তবায়ন করা যায় তা নিশ্চিত করতে হবে। আর যেসব প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে সেগুলো থেকে যে আয় আসবে তার প্রাক্কলন এবং সেগুলোর ঋণ পরিশোধের প্রাক্কলনের মধ্যে যেন সামঞ্জস্য থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে। এক দিনে এ ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হয় না ধীরে ধীরে হয়। তাই যে কোনো উন্নয়নশীল দেশকে এ বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। বিশেষ করে যখন আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে আমদানিকৃত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হচ্ছে। সেক্ষেত্রে আমাদের বৈদেশিক বিনিময় হার যেন স্থিতিশীল থাকে। আমদানি যেন সময়মতো করা হয়। একই সঙ্গে আমাদের পণ্য ও বাজার বৈচিত্র্যকরণের দিকে নজর দেওয়াসহ এক্সচেঞ্জ ব্যয় ম্যানেজমেন্ট করা দরকার। আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা আছে। তবে আমরা এখন অনেক প্রকল্প বাস্তায়ন করছি। এসব কর্মসূচি যেন সময়মতো সাশ্রয়ী ও দুর্নীতিমুক্তভাবে শেষ হয় সে বিষয়ে নজর দিতে হবে। দেশে বাস্তবায়নাধীন মেগা প্রকল্পগুলোর নির্ধারিত সময়ে মধ্যে প্রকল্প শেষ করতে হবে। আমাদের সতর্ক থাকতে হবে যাতে সব প্রকল্পের ঋণ পরিষেবার দায়ভার যেন একসঙ্গে না হয়। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণজনিত ক্ষতি ও রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঝুঁকি মোকাবিলার সক্ষমতা কমছে। করোনা ও রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে অর্থনীতিতে ঝুঁকির মাত্রা বেড়েছে। বিশেষ করে আমদানি ও কর্মসংস্থানজনিত ঝুঁকিই বেশি। এর মধ্যে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমায় আমদানি ব্যয় মেটানোর সক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে। মাঝখানে রেমিট্যান্স কমায় রিজার্ভ বাড়ার গতি থেমে গিয়েছিল। আমদানি ব্যয় মেটাতে ব্যাংকগুলোতে ডলারের সংকট হওয়ায় এর দাম বেড়ে টাকার মান কমে যাচ্ছে। ফলে কমছে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা। ব্যাংকগুলোতে আমানতপ্রবাহ কমায় এবং ঋণপ্রবাহ বাড়ায় তারল্য ব্যবস্থাপনায় ভারসাম্যহীনতা দেখা দিয়েছে। ব্যাংকগুলোকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বাড়তি তারল্যের জোগান দিতে গিয়ে মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে যাচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে বাজারে। এসব মিলে অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকগুলোর অবস্থান আগের চেয়ে দুর্বল হয়ে পড়েছে। এখন আমদানি ব্যয় বেশি হওয়ায় ও মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে যাওয়ায় সার্বিকভাবে অর্থনীতিতে চাপ বেড়েছে। এই অবস্থায় রিজার্ভ বেশি থাকলে ব্যাংকে তারল্য প্রবাহ পর্যাপ্ত হলে বিনিয়োগ ও ঋণপ্রবাহ বাড়লে ঝুঁকি মোকাবিলা সহজ হতো। কিন্তু এগুলো হচ্ছে না। এখন বৈদেশিক মুদ্রার অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যয় কমিয়ে আয় বাড়ানোর পদক্ষেপ নিতে হবে। ব্যাংকে সঞ্চয় বাড়িয়ে তারল্য বৃদ্ধি করতে হবে। ছোট ও মাঝারি শিল্প খাতকে চাঙ্গা করে কর্মসংস্থান বাড়াতে হবে। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা ধরে রাখতে দরিদ্রপ্রবণ এলাকাগুলোতে অর্থের প্রবাহ বাড়াতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/302.csv b/Bangla_fin_news_articles/302.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ab6b9260709921fa0f5b44639fa0eb650f78858a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/302.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +302,ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমছেই,2022-04-29,রেজাউল হক কৌশিক,মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান এখন শুধু কমেছেই। এক দিনেই ২৫ পয়সা দর হারিয়েছে টাকা। আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে গতকাল বৃহস্পতিবার এক ডলার কিনতে ৮৬ টাকা ৫৫ পয়সা ব্যয় করতে হয়েছে। অবশ্য ব্যাংকগুলো আরো সাড়ে ৫ থেকে ৬ টাকা বেশি দামে ডলার বিক্রি করছে। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রায় ৫০০ কোটি টাকার ডলার বিক্রি করেও বাজা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারছে না। গত কয়েক দিনে খোলা বাজারে কার্ব মার্কেট ডলারের দাম বেশ বাড়তি। বর্তমানে এক ডলার কিনতে প্রায় ৯৩ টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী জনতা অগ্রণীএই তিন ব্যাংকই ৯২ টাকায় নগদ ডলার বিক্রি করেছে। বেসরকারি ইস্টার্ন ব্যাংক ও ডাচ বাংলা ব্যাংক বিক্রি করেছে ৯২ টাকা ৫০ পয়সায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য থেকে জানা গেছে গত বছরের ৫ আগস্ট আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলার ৮৪ টাকা ৮০ পয়সায় বিক্রি হয়। এই দাম এক বছরেরও বেশি সময় ধরে ছিল। এরপর থেকেই ডলারের দাম বাড়ছে। অর্থাৎ গত আট মাসে ডলার প্রতি দাম এক টাকা ৬৫ পয়সা বেড়েছে। করোনা পরিস্হিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় আমদানি অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় চাহিদা বেড়েছে। ফলে বাজারে ডলারের সংকট দেখা দিয়েছে। এ অবস্হায় অর্থনীতিবিদরা বলছেন আমদানির লাগাম টেনে ধরা ছাড়া ডলারের বাজার স্বাভাবিক হবে না। অর্থনীতিবিদদের পরামর্শ রিজার্ভ থেকে বাজারে ডলার ছেড়ে হস্তক্ষেপ করা এটি স্হায়ী কোনো সমাধান নয়। বাজারকে স্বাভাবিক অবস্হায় ফেরাতে হস্তক্ষেপ করা বন্ধ করতে হবে বাংলাদেশ ব্যাংককে। বাজারকে বাজারের গতিতে চলতে দিতে হবে। ডলারের চাহিদা ও যোগান বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম গতকাল ইত্তেফাককে বলেন বাড়তি চাহিদার কারণে ডলারের দাম কিছুটা বাড়তি। তবে বাজার স্হিতিশীল রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রা মজুত রয়েছে। ফলে দাম বাড়লেও দুশ্চিন্তার কিছু নেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/303.csv b/Bangla_fin_news_articles/303.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f0ea4eab67944896b595afd08a8f6d25bcc7698e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/303.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +303,শনিবার ব্যাংক খোলা,2022-04-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঈদ উপলক্ষে লেনদেনের সুবিধার্থে আগামী শনিবার সারাদেশে ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক নির্দেশনায় বলা হয় ঈদ উপলক্ষে ব্যবসা বাণিজ্যে বাড়তি লেনদেন হচ্ছে। ফলে ব্যাংকে নগদ টাকার জমা ও উত্তোলন বেড়েছে। এ প্রেক্ষিতে সবার সুবিধার্থে ৩০ এপ্রিল শনিবার সীমিত লোকবল নিয়ে সারাদেশে সীমিত পরিসরেব্যাংক খোলা থাকবে। লেনদেন হবে সাড়ে ৯টা থেকে ১টা পর্যন্ত। তবে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা থাকবে। এর আগে ২৯ ও ৩০ এপ্রিল পোশাক শিল্প এলাকায় ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশনা দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। ... ঈদের ছুটিতে ৮ দিন বন্ধ বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর ... ঈদের ছুটিতে ৮ দিন বন্ধ বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর ...ঈদের ছুটিতে ৮ দিন বন্ধ বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী বরাবর পাঠানো বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে আগামী ২৯ এপ্রিল শুক্রবার ব্যাংক লেনদেন সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত চলবে। লেনদেন পরবর্তী আনুষাঙ্গিক কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য বিকেল ৩টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/304.csv b/Bangla_fin_news_articles/304.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1877caca104d17c69600b07472931691b865f5b0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/304.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +304,বিশ্ববাজারে পণ্যমূল্য বৃদ্ধির প্রভাব আরও ২ বছর থাকতে পারে বিশ্বব্যাংক,2022-04-27,আলাউদ্দিন চৌধুরী,ইউক্রেন যুদ্ধ সারা বিশ্বের পণ্য বাজারে বড় প্রভাব ফেলেছে। বাণিজ্যের বৈশ্বিক গতিপথই পালটে দিচ্ছে। নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি অতীতের রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে। নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাবে উৎপাদন বাণিজ্য এবং ভোগ ব্যয়ে বাড়ছে। পণ্য মূল্যবৃদ্ধির এই প্রভাব ২০২৪ সাল পর্যন্ত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের কমোডিটি মার্কেটস আউটলুকপ্রতিবেদন অনুযায়ী গত দুই বছরে জ্বালানি তেলের মূল্য যে হারে বেড়েছে সেটি ১৯৯৩ সালের সংকটের পর আর দেখা যায়নি। ইউক্রেন এবং রাশিয়া বিশ্ববাজারে নিত্যপণ্য সরবরাহকারী বড় দেশ। চলমান এই যুদ্ধের প্রভাবে প্রাকৃতিক গ্যাস সংকটে সারের দাম বেড়েছে। সারের মূল্যবৃদ্ধির এই হার ২০০৮ সালের পর সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। প্রতিবেদনে বিশ্বব্যাংকের ইকু্যইটেবল গ্রোথ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনস্টিটিউশন বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইন্ডারমিট গিল উল্লেখ করেছেন ১৯৭০ সালের পর বিশ্ববাজারে পণ্যমূল্যের এত বড় ধাক্কা আর দেখা যায়নি। এর ফলে অর্থনীতি সম্প্রসারণের বদলে সংকুচিত হবার পথে হাঁটছে। অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে নীতিনির্ধারকদের সম্ভাব্য সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। অর্থনীতির জন্য ক্ষতি হয় এমন পদক্ষেপ থেকে দূরে থাকতে হবে। ... যে কারণে আন্তর্জাতিক বাজার ধরতে পারছে না ভেনামি চিংড়ি ... যে কারণে আন্তর্জাতিক বাজার ধরতে পারছে না ভেনামি চিংড়ি ...যে কারণে আন্তর্জাতিক বাজার ধরতে পারছে না ভেনামি চিংড়ি বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস অুনযায়ী চলতি বছর জ্বালানির মূল্য গড়ে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বেশি থাকতে পারে। সেইসঙ্গে কৃষিপণ্য এবং ধাতব পণ্যের মূল্য গড়ে ২০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। আগামী দুই বছর মূল্যবৃদ্ধির প্রবণতা থাকতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে। যদি ইউক্রেন যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হয় সেইসঙ্গে রাশিয়ার ওপর বিধিনিষেধ বজায় থাকে সেক্ষেত্রে নিত্যপণ্যের মূল্য আরো বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। যুদ্ধের প্রভাবে তেল উত্তোলন বাধাগ্রস্ত হবে। ধারণা করা হচ্ছে এ বছর অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ব্যারেল প্রতি গড়ে ১০০ ডলার থাকতে পারে যা ২০১৩ সালের পর সর্বোচ্চ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় এ বছর তেলের দাম গড়ে ৪০ শতাংশ বেশি থাকবে। তবে ২০২৩ সালে এই দর গড়ে ৯২ ডলারে নেমে আসতে পারে। ইউরোপের বাজারে প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম গত বছরের তুলনায় এ বছর দ্বিগুণ থাকতে পারে। কয়লার দাম গত বছরের তুলনায় ৮০ শতাংশ বেশি থকবে। প্রাকৃতিক গ্যাস ও কয়লার এই দর অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে সর্বোচ্চ। এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংকের প্রসপেক্টস গ্রুপের পরিচালক আয়হান কোস উল্লেখ করেছেন উচ্চ দ্রব্যমূল্য ইতিমধ্যে বিশ্ব জুড়ে মূল্যস্ফীতির চাপকে বাড়িয়ে তুলেছে। খাদ্য ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির ফলে উল্লেখযোগ্য মানবিক ও অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হচ্ছে এবং এটি সম্ভবত দারিদ্র্য হ্রাসের অগ্রগতি থামিয়ে দিচ্ছে। ... ভোজ্য তেলের বাজার আবারও অস্থির ... ভোজ্য তেলের বাজার আবারও অস্থির ...ভোজ্য তেলের বাজার আবারও অস্থির বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস অনুযায়ী এ বছর গমের দাম গড়ে ৪০ শতাংশ বেশি থাকবে। গমের এই মূল্যবৃদ্ধি অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। এর প্রভাবে উন্নয়নশীল দেশ যারা গম আমদানি করে তারা বেশ চাপে থাকবে। বিশেষ করে যারা ইউক্রেন ও রাশিয়া থেকে গম আমদানি করছে। এ বছর ধাতব পণ্যের মূল্য গড়ে ১৬ শতাংশ বেশি থাকবে। ২০২৩ সালের আগে এই দর কমার সম্ভাবনা নেই। তবে আগামী বছরও উচ্চ মূল্য থাকতে পারে। এবারের প্রতিবেদনে ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব কীভাবে বিশ্ববাজারকে প্রভাবিত করছে সেটি বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে যুদ্ধের প্রভাব দীর্ঘায়িত হতে পারে। বিশেষ করে পূর্ববর্তী অর্থনৈতিক সংকটগুলোর চেয়ে এবারের সংকটগুলো আরো দীর্ঘায়িত হবে। কারণ জীবাশ্ম জ্বালানির যে সংকট তার প্রভাবে শুধু পরিবহন খরচই বাড়াচ্ছে না সারের দাম বেড়ে যাওয়ায় কৃষিপণ্যের দামও বেড়ে যাচ্ছে। সরবরাহ সংকটে দাম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাছাড়া যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ববাজারে বাণিজ্যের খরচও বেড়ে যাচ্ছে যা দীর্ঘ মেয়াদে মূল্যস্ফীতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয়েছে কিছু দেশ এখন জীবাশ্ম জ্বালানি কয়লার জন্য তুলনামূলক দূরবর্তী স্থান থেকে আমদানি করতে চাইবে। আবার কিছু প্রধান কয়লা আমদানিকারক দেশ বড় রপ্তানিকারকদের কাছ থেকে চাহিদা কমিয়ে রাশিয়া থেকে আমদানি বাড়াতে পারে। এই ধরনের আমদানির পরিবর্তন খরচ আরো বাড়িয়ে দেবে। প্রতিবেদনটি নীতিনির্ধারকদের তাদের নাগরিকদের এবং বৈশ্বিক অর্থনীতির ক্ষতি কমানোর জন্য অবিলম্বে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে। খাদ্য এবং জ্বালানি ভর্তুকির পরিবর্তে সামাজিক সুরক্ষাবলয় বাড়াতে পরামর্শ দিয়েছে। যেমননগদ সহায়তা কার্যক্রম স্কুল ফিডিং কর্মসূচি ইত্যাদি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/305.csv b/Bangla_fin_news_articles/305.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1db31da2511f075399c5c36fcb96634481bc7d64 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/305.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +305,যে কারণে আন্তর্জাতিক বাজার ধরতে পারছে না ভেনামি চিংড়ি,2022-04-27,এনামুল হক খুলনা অফিস,বিশ্ববাজারের ৮০ শতাংশ দখলে রাখা ভেনামি প্রজাতির চিংড়ির বাণিজ্যিক চাষের অনুমতি না থাকায় চিংড়ির বিশাল এই আন্তর্জাতিক বাজার ধরতে পারছে না বাংলাদেশ। শুধু পাইলট প্রকল্প হিসেবে উৎপাদনের অনুমতির কারণে চাষি উৎপাদনকারী ও রপ্তানিকারকরা ব্যাংকের ঋণসুবিধাও পাচ্ছেন না। ফলে তারা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী এ খাতে বিনিয়োগও করতে পারছেন না। এ অবস্থায় পাইলট প্রকল্পের স্থলে ভেনামি চিংড়ির বাণিজ্যিক উৎপাদনের অনুমতি চেয়েছেন চিংড়ি রপ্তানিকারকরা। বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিএফএফইএ সূত্র জানায় বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম খাত চিংড়িশিল্পকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে ভেনামি চিংড়ি চাষের কোনো বিকল্প নেই। একমাত্র ভেনামি চিংড়িই পারে দেশের চিংড়িশিল্পের সম্প্রসারণ করে বিশ্ববাজার ধরে রাখতে। এজন্য দ্রুত একটি সহজ নীতিমালা তৈরির মাধ্যমে বাণিজ্যিকভাবে ভেনামি চিংড়ি চাষকে উন্মুক্ত করে রপ্তানির পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি। ... বাংলাদেশকে ব্যবহার করে ভারতে জাল মুদ্রা পাচার করছে আইএসআই ... বাংলাদেশকে ব্যবহার করে ভারতে জাল মুদ্রা পাচার করছে আইএসআই ...বাংলাদেশকে ব্যবহার করে ভারতে জাল মুদ্রা পাচার করছে আইএসআই সূত্রমতে নানা কারণে দেশে বাগদা ও গলদা চিংড়ির উৎপাদন কমে যাচ্ছে। পাশাপাশি বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বাজারে হিমায়িত চিংড়ি রপ্তানির প্রতিযোগিতাতেও টিকতে পারছে না। এ কারণে ইতিমধ্যে সাদা সোনাখ্যাত চিংড়িশিল্পে অশনিসংকেত দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে বিশ্ববাজারে ভেনামি চিংড়ির দাম কমের পাশাপাশি পর্যাপ্ত চাহিদা থাকায় দেশের রপ্তানিকারকরা চিংড়ির বাজার ধরে রাখতে পারছেন না। ফলে আন্তর্জাতিক বাজার ধরে রাখার পাশাপাশি চিংড়িশিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিএফএফইএ বিগত প্রায় ২০ বছর ধরে ভেনামি চিংড়ি চাষের অনুমতির জন্য সরকারের কাছে আবেদন জানিয়ে আসছে। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে ভেনামি জাতের চিংড়ি চাষের অনুমতি দেয় সরকার। এরপর অনুমোদনপ্রাপ্ত যশোর বিসিক শিল্প নগরীর এম ইউ সি ফুডস ও সাতক্ষীরার বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সুশীলন যৌথ উদ্যোগে মৎস্য অধিদপ্তর ও মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধীনে খুলনার পাইকগাছা লোনা পানি কেন্দ্রে পরীক্ষামূলকভাবে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। যার গড় উৎপাদন ছিল হেক্টর প্রতি ৯ টনের বেশি। এদিকে বিএফএফইএ এক পরিসংখ্যানে উল্লেখ করেছে বাংলাদেশে বাগদা চিংড়ির গড় উৎপাদন হেক্টর প্রতি ৩৪১ কেজি। সেখানে প্রতিবেশী দেশ ভারতে ভেনামিচিংড়ির উৎপাদন হেক্টর প্রতি গড় ৭ হাজার ১০২ কেজি। অর্থাৎ বাগদা চিংড়ির তুলনায় ভেনামিচিংড়ির উৎপাদন হেক্টর প্রতি ৬ হাজার ৭৬১ কেজি বেশি। যার প্রমাণ মিলেছে খুলনায় পরীক্ষামূলকভাবে চাষকৃত ভেনামি চিংড়ির উৎপাদনেও। ... বুধবার শ্যামনগরে আসছেন ডেনামার্কের রাজকুমারী ... বুধবার শ্যামনগরে আসছেন ডেনামার্কের রাজকুমারী ...বুধবার শ্যামনগরে আসছেন ডেনামার্কের রাজকুমারী বিএফএফইএর ভাইস প্রেসিডেন্ট এস হুমায়ুন কবীর বলেন চিংড়ির অভাবে দেশের ১০৫টি হিমায়িত মৎস্য প্রক্রিয়াজাত ও রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বর্তমানে চালু আছে মাত্র ২৮টি প্রতিষ্ঠান। বাকি ৭৭টিই বন্ধ হয়ে গেছে। বর্তমানে যে কয়টি প্রতিষ্ঠান চালু আছে তাতে দেশে উৎপাদিত চিংড়িতে সক্ষমতা ও ধারণ ক্ষমতার মাত্র ১০১৫ ভাগ চাহিদা মিটছে। ফলে প্রক্রিয়াজাতকরণ খরচও বেশি পড়ছে। এ অবস্থায় এ শিল্পকে মাথা উঁচু করে ঘুরে দাঁড়াতে হলে ভেনামির চাষ করে চিংড়ির উৎপাদন বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই। তিনি বলেন এশিয়া মহাদেশের একমাত্র বাংলাদেশবাদে বাকি ১৪টি দেশেই ভেনামি চিংড়ি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন হচ্ছে। এই মুহূর্তে আমাদের দেশে এ প্রজাতির চিংড়ি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন সময়ের দাবি। একই সঙ্গে পাইলট প্রকল্পের স্থলে ভেনামি চিংড়ির বাণিজ্যিক উৎপাদনের অনুমতি দেওয়ার দাবি জানান তিনি। খুলনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়দেব পাল বলেন বিশ্ববাজারে চিংড়ির টিকে থাকার বিষয়টি চিন্তা করে বাংলাদেশেও বাণিজ্যিকভাবে ভেনামি চিংড়ি চাষের অনুমোদন দেওয়ার বিষয়টি সরকারের বিবেচনাধীন রয়েছে। আশা করা হচ্ছে দেশে দ্রুত ভেনামি চিংড়ি চাষের অনুমতি দেওয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/306.csv b/Bangla_fin_news_articles/306.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e34bb6c79bfb1789cd7c7c90568bf3a98d6a1550 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/306.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +306,ভোজ্য তেলের বাজার আবারও অস্থির,2022-04-26,মুন্না রায়হান,আবারও অস্থির হয়ে উঠেছে ভোজ্য তেলের বাজার। গত শনিবার বিশ্বে পাম অয়েলের সবচেয়ে বড় রপ্তানিকারক দেশ ইন্দোনেশিয়া তেল রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই দেশের বাজারে লাগামহীনভাবে বাড়ছে সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম। গত দুই দিনের ব্যবধানে খুচরা বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ও পাম অয়েলে ১৫ থেকে ১৭ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। উল্লেখ্য গত প্রায় দুই বছর ধরে সয়াবিন ও পাম অয়েলের বাজার চড়া। দেশের বাজারে দাম কমাতে সম্প্রতি ভোজ্য তেলের বিভিন্ন পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট কমানো হয়। এতে দাম কিছুটা কমে। কিন্তু এখন আবার লাগামহীনভাবে বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটির দাম । ইন্দোনেশিয়া পাম অয়েল রপ্তানি বন্ধ করায় এক শ্রেণির ব্যবসায়ী অধিক মুনাফার লোভে বাজারে সয়াবিন পাম অয়েলের সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে। ঈদকে সামনে রেখে তারা ভোজ্য তেলের বাজার অস্হিতিশীল করে তোলার চেষ্টা করছে। সূত্র জানিয়েছে এই চক্র বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়াই বাজারে দফায় দফায় সয়াবিন পাম অয়েলের দাম বাড়াচ্ছে। গতকাল সোমবার রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৬৫ থেকে ১৭২ টাকা ও খোলা পাম অয়েল ১৫৮ থেকে ১৬৩ টাকায় বিক্রি হয়। যা দুই দিন আগেও যথাক্রমে ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকা ও ১৪০ থেকে ১৪৮ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। যদিও সরকার খুচরা বাজারে বিক্রির জন্য প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৩৬ টাকা ও পাম অয়েল ১৩০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে। সরকারের বিপণন সংস্হা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি গতকাল তাদের বাজারদরের প্রতিবেদনে সয়াবিন তেল পাম অয়েলের দাম বাড়ার বিষয়টি জানিয়েছে। সরকারের এ সংস্হাটির হিসেবে গত বছর এই সময় দেশে খুচরা বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১২০ থেকে ১২৩ টাকা ও খোলা পাম অয়েল ১০৬ থেকে ১১০ টাকা লিটারে বিক্রি হয়েছে। কেন ইন্দোনেশিয়া পাম অয়েল রপ্তানি বন্ধ করল বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার বাজারেও ভোজ্য তেলের দাম বাড়তি। ফলে দেশটি তাদের নিজেদের বাজারে সরবরাহ বাড়িয়ে দাম কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে। তবে গত শনিবার রপ্তানি বন্ধের এ ঘোষণা চলতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর হবে। এখন যেসব তেল রপ্তানির জন্য পাইপলাইনে রয়েছে সেগুলো শুধু রপ্তানি করা হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে। জানা গেছে বিশ্বব্যাপী পাম অয়েলের চাহিদার ৩৯ শতাংশই ইন্দোনেশিয়া রপ্তানি করে। এর পরেই রয়েছে মালয়েশিয়া। তারা রপ্তানি করে ২৭ শতাংশ। এর বাইরে অস্ট্রেলিয়া ব্রাজিল চীন আর্জেন্টিনা সীমিত আকারে পাম অয়েল উত্পাদন ও রপ্তানি করে। এখনই কেন দাম বাড়ছে দেশের বাজারে এদিকে ইন্দোনেশিয়া রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কেন দেশের বাজারে সয়াবিন পাম অয়েলের দাম বাড়ছেএ প্রশ্ন ভোক্তাদের গতকাল রাজধানীর কাওরানবাজারে বাজার করতে আসা ফরিদুল আলম বলেন বর্তমানে বাজারে যে তেল বিক্রি হচ্ছে তা আগের আমদানি করা। এই তেল তো এখন দেশের বাজারেই আছে। তাহলে দাম বাড়বে কেন এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ পাইকারি ভোজ্য তেল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. গোলাম মাওলা বলেন ইন্দোনেশিয়া পাম অয়েলের বড় রপ্তানিকারক দেশ। তাই তাদের রপ্তানি বন্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব পড়বে। এরই মধ্যে বাজারে ভোজ্য তেলের দাম বেড়েছে। সামনে দাম আরো বাড়তে পারে বলে জানান তিনি। তবে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঢাকা জেলা অফিসপ্রধান মো. আব্দুল জব্বার মণ্ডল গতকাল ইত্তেফাককে বলেন আমরা ভোজ্য তেলের বাজারে অভিযান পরিচালনা করব। কেউ কারসাজি করে তেলের দাম বাড়ালে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্হা নেওয়া হবে। তেল নিয়ে কোনো ধরনের নৈরাজ্য মেনে নেওয়া হবে না। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানায় দেশে প্রতি বছর ২৪ লাখ টন ভোজ্য তেলের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে ২০ লাখ টন খাদ্য হিসেবে ব্যবহূত হয়। বাকি ৪ লাখ টন ব্যবহূত হয় শিল্প খাতে। আর মোট চাহিদার ৬৭ শতাংশই পাম অয়েল দিয়ে মেটানো হয়। ইন্দোনেশিয়া রপ্তানি বন্ধের ঘোষণার পর বিশ্ববাজারে দাম বাড়ছে পাম অয়েলের। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৪৫০ ডলারে যা এক বছর আগে ছিল ৯৬০ ডলার। আর এক বছর আগে প্রতি টন সয়াবিনের দাম ছিল ১ হাজার ১০ ডলার। বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৯০০ ডলারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/307.csv b/Bangla_fin_news_articles/307.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0fcaac8938d6472f747abec0fa03733f21ec3346 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/307.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +307,ঈদের ফ্যাশনে নতুনত্ব এনেছে সেলাই,2022-04-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সেলাইর সব আউটলেট থেকে পাওয়া যাবে ঈদের সব সেরা কালেকশন। অত্যাধুনিক পাকিস্তানি পোশাকের বাংলাদেশি লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড সেলাই। এবারের ঈদকে কেন্দ্র করে ফ্যাশনপ্রিয় নারীদের জন্য সেলাই নিয়ে এসেছে দুর্দান্ত সব পোশাক। চারটি আউটলেটের পাশাপাশি সব স্বাস্থ্য নিরাপত্তা মেনে ঢাকাসহ সারাদেশে অনলাইনের মাধ্যমে সেলাইর ফেসবুক পেইজ থেকে অর্ডার করলেও গ্রাহকের কাছে পৌঁছে যাবে পছন্দের পোশাকটি। ঈদুল ফিতরের এবারের আয়োজনে মেয়েদের জন্য সেলাই এনেছে অরিজিনাল ব্রান্ডের আনইস্টিচ থ্রীপিস ও কুর্তি।সেলাইর পাকিস্তানি ব্রান্ডগুলোর বাইরে সেলাইর সিইও রুবাবা আকতার এর নিজস্ব ব্রান্ড কালার লাইফ এর সব দৃষ্টিনন্দন ড্রেসও মিলছে সেলাইতে। বনানীর জি ব্লকে প্রতিষ্ঠানটির আউটলেট ঘুরে জানা গেলো এবারের ঈদ উপলক্ষে পাকিস্তানি ব্র্যান্ড মারিয়া বি বারিজ ইজনিক রিপাবলিক গুল আহমেদ সানা সাফিনায সাদিয়া আসাদ নুর সোবিয়া নাজির জারা শাহজাহান স্যাফিয়ার কালামার সহ জনপ্রিয় সব ব্র্যান্ডের কালেকশন পাওয়া যাচ্ছে সেলাইতে। সেলাইর ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও ফ্যাশন ডিজাইনার রুবাবা আকতার বলেন ঈদ আমাদের অনেক বড় উৎসব। আমরা আমাদের আউটলেটগুলো ছাড়াও অনলাইনে আমাদের পেইজের মাধ্যমে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষের কাছে পৌঁছে যায় আমাদের ভালোবাসা। তিনি আরও বলেন পাকিস্তানি পোশাকের পাশাপাশি ব্লুবেরি এবং কালারলাইফ নামের দুটি ব্র্যান্ডের নিজস্ব দুটি ব্রান্ড রয়েছে। এর পাশাপাশিও পুরুষদের জন্য এবারের ঈদে পাকিস্তানী পাঞ্জাবীর বিশাল কালেকশন নিয়ে এসেছে সেলাই এর আরেকটি কনসার্ন আরিজা লাইফ। সেলাইর আউটলেটে আসা বনানীর এক তরুণীর সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান অথেনটিক পাকিস্তানি ব্র্যান্ডশপের পোশাক দেশে বসে পাচ্ছি সেলাইর মাধ্যমে সেজন্য সেলাইকে অনেক ধন্যবাদ। সেলাইর ঢাকার আউটলেটগুলো বনানীর জি ব্লকের ৩৫ নাম্বার হাউজ ৭নং রোডে ধানমন্ডির অর্চার্ড পয়েন্টের ২য় তলায় গুলশানের পিংক সিটি মার্কেটের ২য় তলায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/308.csv b/Bangla_fin_news_articles/308.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3df22a6ce0425832ff19462254a01df5f03de40e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/308.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +308,১৫ মে থেকে কাস্টমস সেবায় হটলাইন চালু,2022-04-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমসংক্রান্ত সেবা প্রদানে এবার হটলাইন নম্বর চালু করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। নতুন হটলাইন নম্বরটি হলো১৬১৩৪। আগামী ১৫ মে থেকে ঐ নম্বরে ফোন দিয়ে কাস্টমসসংক্রান্ত যে কোনো সেবা পাওয়া যাবে। এ কার্যক্রম প্রতি কর্মদিবসে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত চালু থাকবে। তবে এ সেবা পেতে নিয়মিত কল চার্জ প্রযোজ্য হবে। গতকাল এনবিআর সূত্রে জানা গেছে হটলাইনের মাধ্যমে কাস্টমসসংক্রান্ত সেবা সংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরামর্শসহ দেশে বিদ্যমান কাস্টমসসংক্রান্ত আইন ও বিধিবিধান সম্পর্কে জানতে পারবেন সেবাগ্রহীতারা। আমদানিরপ্তানি প্রক্রিয়া সহজীকরণ ও ঝুঁকি কমিয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। এনবিআরের অধিভুক্ত ছয়টি কাস্টম হাউজ ২৬টি কাস্টমস স্টেশন ২০টি অফডক ও ইপিজেডগুলোতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড চালু রয়েছে। কাস্টমস অফিসগুলোর কর্মকর্তারা বন্দর কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ ব্যাংক সোনালী ব্যাংক বাংলাদেশ বিমান শিপিং এজেন্ট সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ফ্রেইট ফরওয়ার্ডার্স ফিডার অপারেটর ও সব কমার্শিয়াল ব্যাংকসহ বিভিন্ন সরকারিবেসরকারি প্রতিষ্ঠান এ সিস্টেম ব্যবহার করছে। সে কারণে আমদানিরপ্তানি প্রক্রিয়াসহ কাস্টমসসংক্রান্ত সব বিষয়ে দ্রুততম সময়ে কাঙ্ক্ষিত সেবার লক্ষ্যে এ হটলাইন নম্বর চালু করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/309.csv b/Bangla_fin_news_articles/309.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d00eea07f9118f5eb6f66ce9db09898a0f0799b5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/309.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +309,পদে পদে ঠকছেন ভোক্তারা,2022-04-24,মুন্না রায়হান,টঙ্গীবাজারের লোটো ব্র্যান্ডের আউটলেটের সামনে বড় করে বিজ্ঞাপন দেওয়া কোনো কোনো পণ্যে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট। কিন্তু গতকাল জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর যখন এই আউটলেটে অভিযান চালায় তখন তারা একটি পণ্যও দেখাতে পারেনি যেখানে ৮০ শতাংশ ডিসকাউন্ট মূল্য হ্রাস দেওয়া হচ্ছে। এই বাজারেরই সফুরা মার্কেটের তানিশা ও জান্নাত এন্টারপ্রাইজে দেদার বিক্রি হচ্ছে অনুমোদনহীন নকল কসমেটিক্স। এছাড়া পণ্যের গায়ে দামের আগের স্টিকার তুলে বেশি দাম লিখে নতুন স্টিকার বসিয়ে অতিরিক্ত দামে তা বিক্রিসহ নানাভাবে প্রতারিত করা হচ্ছে ভোক্তাদের। ঈদকে সামনে রেখে এক শ্রেণির অসৎ ব্যবসায়ী যেন ক্রেতাদের ঠকাতে প্রতারণার জাল পেতেছে। এসব অসৎ ব্যবসায়ীর কাছে ভোক্তারা রীতিমতো জিম্মি হয়ে পড়েছেন। গতকাল শনিবার রাজধানীর উত্তরা কাওরানবাজার মোহাম্মদপুর শ্যামলী ও টঙ্গীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে নানা অনিয়ম ও প্রতারণার চিত্র উঠে আসে। বিভিন্ন অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় এসব প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা ও সতর্ক করা হয়। টঙ্গীতে অভিযানে ভোক্তা অধিকার জান্নাত ও তানিশা এন্টারপ্রাইজে গিয়ে দেখতে পায় প্রতিষ্ঠান দুটিতে অনুমোদনহীন বিভিন্ন নকল কসমেটিক্স বিক্রি করা হচ্ছে। এসব কসমেটিক্সের গায়ে মূল্য এমনকি মেয়াদোত্তীর্ণ তারিখও লেখা নেই। পরে প্রতিষ্ঠান দুটিকে ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। ..... ছবি আব্দুল গনি ... . এ সময় সেখানে উপস্থিত এই মার্কেটের ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মতিউর রহমান বলেন অনুমোদনহীন কসমেটিক্স বিক্রি করা তাদের ঠিক হয়নি। এই সফুরা মার্কেটে যেন আর নকল অনুমোদনহীন কোনো কসমেটিক্স বিক্রি করা না হয় সে বিষয়টি তিনি দেখবেন। এই মার্কেটেরই পাশে লোটো ব্র্যান্ডের আউটলেটে গিয়ে দেখা যায় সর্বোচ্চ ৮০ শতাংশ মূল্য ছাড় দেওয়া হবে বলে বিজ্ঞাপনে লেখা রয়েছে। কিন্তু কোন পণ্যে ৮০ শতাংশ মূল্য ছাড় দিয়েছে তা তারা দেখাতে পারেনি। তাহলে কেন এমন বিজ্ঞাপন দেওয়া ভোক্তা অধিকার অভিযান টিমের এ প্রশ্নের কোনো জবাব দিতে পারেনি এই আউটলেটের ম্যানেজার রাসেল মিয়া। পরে বিজ্ঞাপন সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়ে তাদের সতর্ক করা হয়। সরকার এলপি গ্যাসের মূল্য নির্ধারণ করে দিলেও বেশি দামে তা বিক্রি করছে টঙ্গীর মেসার্স পাটোয়ারি এন্টারপ্রাইজ। পরে এই প্রতিষ্ঠানকে বেশি দামে এলপি গ্যাস বিক্রির অপরাধে ভোক্তা অধিকারের টিম ৫ হাজার টাকা জরিমানা করে। নোংরা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরি ও সংরক্ষণের অপরাধে রাজধানীর আব্দুল্লাহপুরের জলখাবার বিরিয়ানি হাউজকে ৫ হাজার টাকা ও হাজী বাংলা খাবার হোটেলকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এরমধ্যে জলখাবারের রান্না ঘরে গিয়ে দেখা যায় সেখানে ইঁদুর মরে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে। ..... ছবি আব্দুল গনি ... . পরে আব্দুল্লাহপুরের বিভিন্ন বাস কাউন্টারে অভিযান চালানো হয়। দেখা যায় বেশি দামে টিকিট বিক্রি না হলেও বেশির ভাগ বাসেরই অগ্রিম টিকিট নেই। অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু না হতেই কীভাবে শেষ হয়ে গেল এই প্রশ্নের কোনো উত্তর দিতে পারেনি বাস কাউন্টারগুলোর ম্যানেজাররা। এ প্রসঙ্গে উত্তরা ও টঙ্গী এলাকার অভিযানে নেতৃত্বদানকারী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঢাকা জেলার অফিসপ্রধান মো. আব্দুল জব্বার মণ্ডল ইত্তেফাককে বলেন মানুষ নানাভাবে প্রতারিত হচ্ছে। এজন্য মানুষকে সচেতন হতে হবে। তিনি বলেন আমরা অভিযানে এখন মূলত গণপরিবহনকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি। মানুষ ঈদে বাড়ি যাচ্ছে কেউ বাড়তি টাকা টিকিটের মূল্য হিসেবে নিচ্ছে কি না এ বিষয়টি দেখা হচ্ছে। তিনি বলেন বাস কাউন্টারগুলোর পাশাপাশি আমরা বিভিন্ন কাপড় জুতার শোরুমেও তদারকি করছি। গতকাল উত্তরার ইনফিনিটি বাটাসহ নামিদামি শোরুমে তদারকি করা হয় বলে তিনি জানান। ..... ছবি আব্দুল গনি ... . এদিকে ঈদকে উপলক্ষ্য করে মোহাম্মদপুর টাউনহল বাজারের মাংস ব্যবসায়ীরা প্রতি কেজি মাংসে ৫০ টাকা দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। গতকাল অভিযানের সময় গরুর মাংস ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে হ্যান্ড মাইকে ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ফাহমিনা আক্তার বলেন গরুর মাংসের কেজি কেন ৭০০ টাকা ৬৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে হবে। ভোক্তাদের কাছ থেকে কোনোভাবেই দাম বেশি রাখা যাবে না। এছাড়া মহিষের মাংস গরুর মাংস বলে এবং ছাগলের মাংস খাসির মাংস বলে চালানো যাবে না। ওজনে কম দেওয়া যাবে না। অন্যথায় আইনের আওতায় আনা হবে। মোহাম্মদপুরের টাউন হল বাজারের পাশাপাশি টোকিও স্কয়ার শপিং মল ও শ্যামলী এলাকার বাস কাউন্টারগুলোতে অভিযান চালায় ভোক্তা অধিদপ্তর। এই অভিযান দলের নেতৃত্ব দেন ভোক্তা অধিদপ্তরের পরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার। অভিযানের বিষয়ে তিনি বলেন বিভিন্ন অপরাধে এখানে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। ..... ছবি আব্দুল গনি ... . তিনি বলেন কোনো পণ্য বা সেবা ক্রয়ে কেউ প্রতারিত হলে অথবা বাসের টিকিট ক্রয়ের সময় বেশি ভাড়া নিলে ভোক্তা হটলাইন ১৬১২১ নাম্বারে জানাতে অনুরোধ জানানো হলো। মনজুর বলেন ভোক্তারা এসব বিষয়ে এখন আগের থেকে অনেক বেশি সচেতন। আগে ভোক্তারা শুধু পানির দাম নিয়ে অভিযোগ জানাতেন এখন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তারা অভিযোগ করছেন। আমরা সেসব অভিযোগ আমলে নিয়ে দ্রুত সমাধান করছি। যেসব ব্যবসায়ী ভোক্তাদের সঙ্গে প্রতারণা করেন আইন মেনে ব্যবসা করেন না তাদের বিরুদ্ধে শুধু জরিমানা নয় ঈদের পর থেকে মামলা করা হবে। অপরাধীকে কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/31.csv b/Bangla_fin_news_articles/31.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b90bdaf4b766c86139be9c9cff05c5ef92a039ec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/31.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +31,৯ কার্যদিবস পর ঊর্ধ্বমুখী শেয়ারবাজার,2022-07-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,টানা ৯ কার্যদিবস পর শেয়ারবাজারে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যদিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।সোমবার ২৫ জুলাই লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে বড় দরপতন দেখা দিলেও শেষপর্যন্ত অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ে। এদিন আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে লেনদেনও। সোমবার ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩০ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৮২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া ডিএসই শরীয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৩২ পয়েন্টে ডিএস৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ... ফ্ল্যাট কিনতে জামানত ছাড়াই ঋণ দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক ... ফ্ল্যাট কিনতে জামানত ছাড়াই ঋণ দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক ...ফ্ল্যাট কিনতে জামানত ছাড়াই ঋণ দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক ডিএসইতে মোট ৩৮০টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৬টি কোম্পানির। দরপতন হয়েছে ১৩১ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর। ডিএসইতে মোট ৬৩৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৪৭০ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। ..... শেয়ারবাজার ... . অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৯০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১০ হাজার ৭৫৮ পয়েন্টে। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১১৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৭ হাজার ৯২২ পয়েন্টে সিএসই৩০ সূচক ৬৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ১৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে ২৭৬ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২৪টির কমেছে ১১৯টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/310.csv b/Bangla_fin_news_articles/310.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b8aef662ef087faa666a5933909da4e16209c7bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/310.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +310,ব্র্যাক ব্যাংকের নতুন উপব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহীন ইকবাল,2022-04-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ব্র্যাক ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন মো. শাহীন ইকবাল। শনিবার ২৩ এপ্রিল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্তে তাকে এই পদোন্নতি দেওয়া হয়। এর আগে তিনি ব্যাংকের হেড অব ট্রেজারি অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস হিসেবে কর্মরত ছিলেন। মো. শাহীন ইকবাল ২০১৪ সালে ব্র্যাক ব্যাংকের ট্রেজারি অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনসের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। শাহীন ইকবাল ২০০৪ সালে ব্র্যাক ব্যাংকে যোগদান করেন। তবে তার কর্মজীবন শুরু বেক্সিমকোর টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিতে। পরে ১৯৯৯ সালে ডাচ্বাংলা ব্যাংকে যোগদানের মাধ্যমে ব্যাংকিং সেক্টরে পদার্পণ করেন। শাহীন ইকবাল বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি চট্টগ্রাম বর্তমানে চুয়েট থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন আইবিএ থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার সিএফএ ইনস্টিটিউট থেকে চার্টার্ড ফাইন্যান্সিয়াল অ্যানালিস্ট সিএফএ চার্টার অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি সিএফএ সোসাইটি বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/311.csv b/Bangla_fin_news_articles/311.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e1499dd16a314bf0a912581cae7e11b992ee9ae0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/311.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +311,ঈদ উৎসবে চাঙাভাব অর্থনীতিতে,2022-04-23,রেজাউল করিম খোকন,সামনে ঈদ। সাধারণত আমাদের দেশে বিভিন্ন ধর্মীয় সামাজিক অনুষ্ঠান এবং উৎসবকে কেন্দ্র করে যেমন ঈদ দুর্গাপূজা বাংলা নববর্ষ পেষাকআশক খাবারদাবার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর বাজার বেশ জমজমাট হয়ে উঠে। উৎসবকে কেন্দ্র করে চাকরিজীবীরা বিশেষ বোনাসভাতা পান। ফলে নিজের এবং পরিবারপরিজনদের জন্য উত্সবকেন্দ্রিক বিশেষ কেনাকাটার ধুম পড়ে যায়। যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী সাধ্যমতো কেনাকাটার জন্য দোকান মার্কেট বুটিকস শপ ফ্যাশন হাউজ শপিং মলগুলোতে ভিড় জমান। এটা অতীত সময় থেকে চলে আসছে। এই উত্সবকেন্দ্রিক কেনাকাটার ব্যাপারটি যেন ঐতিহ্যের সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠেছে। দিনে দিনে আর্থিক সক্ষমতা ক্রয়সামর্থ্য বেড়ে যাওয়ায় উৎসবকে কেন্দ্র করে বাজারের সম্প্রসারণ ঘটেছে। তবে করোনা মহামারির ভয়াবহ সময় পার করার কারণে গত দুই বছর মানুষ উৎসবে বাজারে গিয়ে নতুন জামাকাপড় সাজপোশাক কেনাকাটা করতে পারেনি। যার ফলে বিগত দুই বছর উত্সবকেন্দ্রিক বাজার মোটেও জমেনি। লকডাউনের কঠোর বিধিনিষেধের কারণে মার্কেট শপিং মলের দোকানদার ব্যবসায়ী তাদের পসরা সাজাতে পারেননি। দোকান খুললেও ক্রেতার অভাবে বিক্রি মোটেও হয়নি। নতুন পেষাক কিংবা অন্যান্য সামগ্রী অবিক্রীত রয়ে গেছে। গত দুই বছরে এভাবে চরম লোকসান আর গচ্চা দিতে গিয়ে অনেক ব্যবসায়ী সর্বস্বান্ত হয়েছেন। তাদের ঘুরে দাঁড়ানোর সংগ্রাম দেখে সবাই সহানুভূতি জানিয়েছেন বিশেষ আর্থিক প্রণোদনার ব্যবস্থা করার দাবি তুলেছেন। কিন্তু বাস্তবে সেই ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা এখনো সম্ভব হয়নি তাদের। তবে এ বছর বাংলা নববর্ষ মাহে রমজান এবং ঈদ উৎসব খুব কাছাকাছি সময়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এদিকে করোনা মহামারি পরিস্থিতির বেশ উন্নতি হয়েছে। সবার মধ্যে বিরাজমান সেই আতঙ্ক ভয়ভাব কেটে গিয়ে স্বস্তি ফিরে এসেছে। যে কারণে এবছর আগের সেই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এসেছে উত্সবকেন্দ্রিক বাজার। দোকানে দোকানে সুপারমার্কেটে শপিং মলগুলোতে ফ্যাশন হাউসগুলোতে নতুন নতুন পেষাক শাড়ি গয়নার সমারোহ লক্ষ করা যাচ্ছে। এর মধ্যেই ক্রেতার ভিড়ও বেড়েছে। ঈদকে সামনে রেখে সাধারণত নতুন নতুন পেষাক নিয়ে আসে বাংলাদেশের ফ্যাশন হাউজগুলো। সারা বছরে বিভিন্ন উৎসবকে ঘিরে ব্যবসা চললেও এই সময়টাকে লক্ষ্য করেই চলে তাদের মূল আয়োজন। ভারতীয় ও পাকিস্তানি পোশাকের আধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ করে বাংলাদেশের ফ্যাশন হাউজগুলো গত কয়েক দশক সময়ে বেশ অনেকটা এগিয়ে গেছে। বড় বড় উৎসবকে সামনে রেখে ফ্যাশন হাউজগুলো দেশীয় কাপড়ে তৈরি দেশের ডিজাইনারদের তৈরি নতুন নতুন ধরনের নকশার পেষাক নিয়ে আসে সাধারণত। যার মধ্যে স্বকীয়তা থাকে। বাজারের বিকাশের মধ্য দিয়ে একসময়ের ঘরোয়া বা সৌখিন বুটিক হাউজগুলো বর্তমানে রূপ নিয়েছে প্রতিষ্ঠিত ব্র্যান্ডে। বৈচিত্র্যময় ডিজাইন নান্দনিকতা আর দেশীয় ভাবধারার এই পোশাকের দিকে সব বয়সি মানুষই ঝুঁকছেন। তাই চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশীয় পোশাকের বাজার দিনে দিনে বিকশিত হয়েছে। ফ্যাশন হাউজগুলো ফ্যাশনের লক্ষণীয় পরিবর্তনের প্ল্যাটফরম তৈরির লক্ষ্যে নিরন্তর কাজ করে দেশীয় ফ্যাশনের প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। গত কয়েক দশকে আমাদের এখানে এক ধরনের সচেতনতাবোধ সৃষ্টি হয়েছে। বিদেশি পেষাক মানে ভালোএ ধারণা থেকে বেরিয়ে এসেছেন ক্রেতারা। দেশীয় ফ্যাশন হাউজগুলো হাঁটি হাঁটি পা করে আজ যেখানে এসে দাঁড়িয়েছে তা নিঃসন্দেহে গর্ব করার মতো। তাদের পুরো কর্মকাণ্ডই এখন একটি বিকাশমান শিল্প। তেমন পরিস্থিতিতে বৈশ্বিক মহামারি করোনার ধাক্কা দেশীয় ফ্যাশন হাউজগুলোকে রীতিমতো চরম বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিয়েছিল।ঈদকে কেন্দ্র করেই ফ্যাশন খাতের সারা বছরের আয়ব্যয়ের একটি বড় অংশ নির্ধারণ হয়ে থাকে। লকডাউনে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছিলেন স্থানীয় বাজারের পণ্য উত্পাদকরা। যারা পণ্য বিক্রি করেন তাদের দোকানপাট বন্ধ ছিল। তাই কারখানায় উত্পাদন করলেও তা বাজারে পৌঁছানো যায়নি বিক্রিও হয়নি। স্থানীয় বাজারে প্রায় শতভাগ কাপড়ের চাহিদা মেটায় দেশের বস্ত্রকলগুলো। এই খাতে কাজ করেন কয়েক লাখ শ্রমিক। সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধে দেশি বস্ত্রকলগুলো ভোগান্তিতে পড়েছিল। ঈদের আগে এই সময়েই কাপড়ের সবচেয়ে বেশি চাহিদা থাকে। শুধু নরসিংদীসহ সারা দেশের বস্ত্রকলগুলো থেকে কাপড় প্রথমে নরসিংদীর বাবুরহাট নারায়ণগঞ্জের গাউসিয়া সিরাজগঞ্জসহ বিভিন্ন পাইকারি বাজারে যায়। সেখান থেকে সারা দেশে খুচরা পর্যায়ের ব্যবসায়ীদের হাতে পৌঁছায়। ঈদের আগের এই সময়ে পাইকারি বাজারগুলো জমজমাট থাকে। কারখানাগুলো দিনরাত চলে। একই অবস্থা দেশীয় ফ্যাশন শিল্পের। পর পর দুই বছর মহামারির ধাক্কা সামলাতে গিয়ে অনেকটা ছোট হয়ে এসেছে দেশীয় ফ্যাশন শিল্পের পরিসর। গত ২ বছরে ফ্যাশন হাউজের অনেক ছোট আউটলেট বন্ধ হয়েছে অনেক উদ্যোক্তা পেশা পরিবর্তন করেছেন কারিগর কর্মচারীদেরকেও ছাড়তে হয়েছে চাকরি। গত বছরও পহেলা বৈশাখের বাজার যখন নতুন নতুন ডিজাইনের শাড়ি পাঞ্জাবি থ্রিপিস ও কুর্তা দিয়ে সাজানো হয়েছিল তখনই আসে লকডাউন। সে সময় লোকসান ও ঋণের বোঝা হালকা করতে ফ্যাশন হাউজগুলোতে চলে কর্মী ছাঁটাই। এবছর সেটা না থাকার কারণে সবাই পরিবারপরিজনদের জন্য উত্সবকেন্দ্রিক কেনাকাটায় মেতে উঠেছেন। বাজারে চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় সংশ্লিষ্ট উত্পাদনকারি পণ্যসামগ্রী সরবরাহকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মচাঞ্চল্য বেড়ে গেছে ইদানিং। জামাকাপড় পেষাক শাড়ি প্রস্তুতকারি প্রতিষ্ঠান কারখানা তাঁতি বুননশিল্পী সবার মধ্যে কর্মচাঞ্চল্য বিরাজ করছে এখন। ফলে গোটা অর্থনীতিতে নবজাগরণ সৃষ্টি হয়েছে ইতিমধ্যেই। উত্সবকেন্দ্রিক বাজার জমে ওঠার মাধ্যমে গোটা অর্থনীতিতে এক ধরনের চাঙ্গাভাব এসেছে। বর্তমানে অনলাইনেও ঈদের পেষাক বিক্রি হচ্ছে। যেসব বড় প্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট ক্রেতাগোষ্ঠী রয়েছে তারাই অনলাইনে ভালো বিক্রি করতে পারছে। অন্যরা ফেসবুকে বিক্রির চেষ্টা করছে। কিন্তু আমাদের দেশের ক্রেতার বড় অংশই অনলাইনে পেষাক কিনতে ভরসা পান না। তবে বর্তমান প্রেক্ষাপটে সবাই অনুধাবন করতে পেরেছেন ভবিষ্যতে ব্যবসায় টিকে থাকতে হলে অনলাইনেও জোর দিতে হবে। ঈদের বাজারে তৈরি পেষাক যথাসময়ে সরবরাহের লক্ষ্যে ছোটখাটো বিভিন্ন রেডিমেড গার্মেন্টস কারখানায় ব্যস্ততা বেড়েছে। রাতদিন তাদের কাজ করতে হচ্ছে। ফলে এ খাতে নতুন গতির সঞ্চার হয়েছে তা বলাই বাহুল্য। করোনা মহামারির গত দুই বছর পেরিয়ে ঈদ উৎসবে চাঙ্গাভাব ফিরে এসেছে অর্থনীতিতে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/312.csv b/Bangla_fin_news_articles/312.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8dcaeb8488fb09c05c927b6caaa680cf83300836 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/312.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +312,যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে সংকটে পড়বে বাংলাদেশের রপ্তানি,2022-04-23,সাইদুল ইসলাম,বন্দরে কনটেইনার স্ক্যানিংসংক্রান্ত জটিলতার কারণে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্য সংকটের মুখে পড়তে পারে। যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপে কালো তালিকাভুক্ত একটি কোম্পানির কাছ থেকে এসব স্ক্যানিং মেশিন সংগ্রহ করার কারণে এ সংকট তৈরি হতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। এর আগে নিষিদ্ধ ঐ কোম্পানি থেকে স্ক্যানিং মেশিন সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। এবারও একই উত্স থেকে চট্টগ্রাম বন্দর কতৃর্পক্ষ সংশ্লিষ্ট মেশিনগুলো সংগ্রহের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করেছে বলে জানা গেছে। উল্লেখ্য বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপে হয়ে থাকে। ইন্টারন্যাশনাল শিপ অ্যান্ড পোর্ট ফ্যাসিলিটি সিকিউরিটি কোড প্রতিপালন করতে গেলে রপ্তানিযোগ্য কনটেইনারগুলো স্ক্যানিং করা বাধ্যতামূলক। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায় বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরে মোট সাতটি স্ক্যানার মেশিন রয়েছে। এসব মেশিন সরবরাহ করেছে চীনা কোম্পানি নাকটেক কোম্পানি লি.। কিন্তু এ কোম্পানিটিকে অনেক দেশ কালো তালিকাভুক্ত করেছে দেশগুলোর সরকার। বিভিন্ন ধরনের তথ্য পাচার এবং অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার কারণে এ ব্যবস্হা নেওয়া হয়। যুক্তরাষ্ট্র সরকার বলেছে কোম্পানিটি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা এবং বৈদেশিক নীতির জন্য ক্ষতিকর। মালয়েশিয়ান সরকারও নানটেক কোম্পানি লি.কে ১০ বছর আগে সেদেশে নিষিদ্ধ করে। ... ইউক্রেন যুদ্ধ ২০২৩ সাল পর্যন্ত চলতে পারে বরিস জনসন ... ইউক্রেন যুদ্ধ ২০২৩ সাল পর্যন্ত চলতে পারে বরিস জনসন ...ইউক্রেন যুদ্ধ ২০২৩ সাল পর্যন্ত চলতে পারে বরিস জনসন ইয়াহু নিউজে প্রকাশিত এক রিপোর্টে জানা যায় কেলাং টার্মিনালে কনটেইনার স্ক্যানিংয়ের জন্য সেখানকার পোর্ট অথরিটি নানটেক থেকে একটি মেশিন বসায়। এ মেশিনটি প্রতি মাসে ১০ বার নষ্ট হয়েছে। এছাড়া মেশিনটির রক্ষণাবেক্ষণ চার্জও অনেক বেশি। এরপর ২০১১ সালে রয়্যাল মালয়েশিয়ান কাস্টমস ডিপার্টমেন্ট সংশ্লিষ্ট কোম্পানি থেকে স্ক্যানিং মেশিন না কেনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এছাড়া ব্রিটেনের টেলিগ্রাফ পত্রিকায় প্রকাশিত এক রিপোর্টে বলা হয়েছে যে নানটেকের বিরুদ্ধে নামিবিয়ায় একটি দুর্নীতির অভিযোগ উঠে। দেশটির দুর্নীতি দমন কমিশন অভিযোগটির তদন্ত করে সত্যতা পায়। কোম্পানিটির বিরুদ্ধে একই অভিযোগ তাইওয়ান এবং ফিলিপাইনেও উঠেছে এবং সেগুলো প্রমাণিত হয়েছে। এরই মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর কতৃর্পক্ষ বন্দরে আরো দুটি কনটেইনার স্ক্যানিং মেশিন কেনার উদ্যোগ নিয়েছে। এ দুটি মেশিন কেনার জন্য বন্দর কতৃর্পক্ষ এমন কিছু শর্তারোপ করেছে যাতে সুনির্দিষ্ট একটি কোম্পানি ছাড়া আর কেউ অংশগ্রহণ করতে না পারে। এসব বিষয়ে বিভিন্ন মহল থেকে আপত্তি তোলা হলেও কতৃর্পক্ষ তাতে কান দেয়নি। সংশ্লিষ্টরা এ বিষয়ে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের কাছে তাদের অভিযোগ দায়ের করেছে। অভিযোগে জানা যায় স্ক্যানিং মেশিন কেনার জন্য কতৃর্পক্ষ বেশ তাড়াহুড়া করেছে। বিশেষ করে করোনা রমজান এবং ঈদের কারণে প্রস্তাব দেওয়া অনেকের জন্য দুরূহ হবে। এছাড়া সরবরাহকারীদের অভিজ্ঞতা চাওয়া হয়েছে ১০ বছর। কিন্তু আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী এইটি তিন থেকে পাঁচ বছর হবার কথা। সুনির্দিষ্ট কোম্পানিকে সুবিধা দিতে এটি করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টদের ধারণা। এদিকে বন্দরের জন্য দুটি কনটেইনার স্ক্যানিং মেশিন কিনতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজ ২০১৮ সালে প্রস্তাব আহ্বান করেছিল। তা নিয়েও এখনো জটিলতা কাটেনি। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে কাস্টমস হাউজ কতৃর্পক্ষ এ মেশিনগুলো সরবরাহের জন্য নাকটেক কোম্পানি লি.কে মনোনীত করলে তা শেষ পর্যন্ত আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। বাজারমূল্যের চাইতে প্রায় দেড় শ কোটি টাকা বেশি দামে মেশিনগুলো কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। এ বিষয়ে সুদৃষ্টি চেয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স হেলেন লাফেব এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রাহমাতুল মুমিনকে চিঠি দিয়েছিলেন। জানা গেছে ঐ দুটি স্ক্যানার মেশিন কেনার প্রক্রিয়ায় কোনো আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত থাকার কথা ছিল না। এমনকি যৌথ উদ্যোগও এখানে নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু নাকটেক কোম্পানি লি. সরাসরি ঐ প্রক্রিয়ার মধ্যে যুক্ত হয়ে যায়। ২০১৯ সালেও এনবিআর ১৪টি স্ক্যানার মেশিন ক্রয়ের উদ্যোগ নেয়। কিন্তু এখানেও নিউটাক কোম্পানিকে সরবরাহের কাজ দিতে একটি পক্ষ মরিয়া হয়ে উঠে। শেষ পর্যন্ত আপত্তির মুখে ঐ প্রক্রিয়া বাতিল করা হয়। এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নিষিদ্ধ নানটেক কোম্পানি লি. থেকে স্ক্যানার মেশিন সংগ্রহ করা হলে বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্য হুমকির মুখে পড়বে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। তাদের মতে যে কোম্পানিটি তাদের দেশে নিষিদ্ধ হয়েছে সেটি থেকে স্ক্যানার কেনা হলে সে স্ক্যানিং রিপোর্ট অনেকাংশে গ্রহণযোগ্য হবে না। সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের সিপিডি গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ে কাজ করছেন। তিনি এ বিষয়ে ইত্তেফাককে বলেন আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত বলে আমাদের অবশ্যই আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে চলতে হবে। আজকের দিনে কম্পায়েন্স ইসু্য অনেক বড়। তিনি বলেন আমাদের রপ্তানি এবং আমদানি পণ্য কাদের দিয়ে স্ক্যানিং করাচ্ছি সেটা গুরুত্বপূর্ণ। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড না মেনে কাজ করার কারণে আমাদের ইমেজের যদি কোনো ব্যত্যয় ঘটে তাহলে সুনামের ঘাটতি হবে। গোলাম মোয়াজ্জেম আরো বলেন এমন নয় যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মোটামুটি সুনাম রয়েছেএ ধরনের কোম্পানির অভাব রয়েছে। যেসব কোম্পানির বিরুদ্ধে অভিযোগ নেই তাদের আমরা এসব কাজে জড়াতে পারি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/313.csv b/Bangla_fin_news_articles/313.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..087ba3710dc15f5391686da32ad89cdafabb0c18 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/313.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +313,ডিএসইতে সূচকের উত্থান,2022-04-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ২১ এপ্রিল দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই মূল্য সূচক উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫৫.৯৫ পয়েন্ট বা ০.৮৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬৬২.৩৬ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১০.৫০ পয়েন্ট বা ০.৭২ শতাংশ এবং ডিএসই৩০ সূচক ১৪.২৩ পয়েন্ট বা ০.৫৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ৪৬৪.৬২ পয়েন্টে এবং ২ হাজার ৪৭৪.৮০৭পয়েন্টে। ... আলুতে ঘুরলো ভাগ্যের চাকা ... আলুতে ঘুরলো ভাগ্যের চাকা ...আলুতে ঘুরলো ভাগ্যের চাকা এদিন ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৭৫৪ কোটি ০৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট যা আগের কার্যদিবস থেকে ১৪৮ কোটি ১০ লাখ টাকা বেশি। ডিএসইতে আজ ৩৮০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩০০টির বা ৭৮.৯৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ৫৫টির বা ১৪.৪৭ শতাংশের এবং ২৫টি বা ৬.৫৮ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/314.csv b/Bangla_fin_news_articles/314.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..972f52c08cd78b94cc5d46f9d3de43e171cd0c82 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/314.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +314,রপ্তানি বাণিজ্যে মানি লন্ডারিং রোধে নতুন নির্দেশনা,2022-04-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিপমেন্ট হয়নি তার পরও চলে আসছে অর্থ। এভাবেই রপ্তানি বাণিজ্যে হচ্ছে মানি লন্ডারিং। এমন অবস্থায় নতুন নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে স্বীকৃত ট্র্যাকিং পদ্ধতির মাধ্যমে রপ্তানি পণ্যের ভেসেল কনটেইনার ট্র্যাকিং করা বাধ্যতামূলক করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। অর্থাৎ রপ্তানি পণ্যের বিপরীতে পেমেন্ট এলে তার শিপমেন্ট হয়েছে কি না ব্যাংকগুলো কনটেইনার ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে তা নিশ্চিত হবে।গতকাল বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফরেন একচেঞ্জ পলিসি ডিপার্টমেন্ট রপ্তানি পণ্যের শিপমেন্ট নিশ্চিতসংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে অনুমোদিত ডিলার এডি ব্যাংকগুলোকে পাঠিয়েছে। আগে শুধু ফ্রেইট ফরোয়ার্ডারদের ইস্যু করা পরিবহন দলিলের মাধ্যমে পণ্য রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে শিপমেন্ট ট্র্যাকিং করা বাধ্যতামূলক ছিল।বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউএর জারি করা বাণিজ্যভিত্তিক মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিষয়ক গাইডলাইন অনুযায়ী শিপমেন্ট ট্র্যাকিং করা বাধ্যতামূলক জানিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় রপ্তানির শিপমেন্ট হয়নি অথচ অর্থ চলে আসছে। এ ধরনের ঘটনা যেন না ঘটে তাই এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে কোনো রপ্তানির বিপরীতে অর্থ এলে তার শিপমেন্ট হয়েছে কি নাতা কনটেইনার ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে ব্যাংকগুলো নিশ্চিত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/315.csv b/Bangla_fin_news_articles/315.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..52ff2fb7cae0fbb7955cdef02b1baedb8d07c0c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/315.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +315,বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো শুরু ১০ মে,2022-04-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার কারণে দুই বছর বিরতির পর আগামী ১০ মে শুরু হচ্ছে দুই দিনব্যাপী বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো। এবারের এক্সপোতে চারটি সেমিনার এবং দুটি প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। বুধবার ২০ এপ্রিল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় এক্সপোর এবারের ১২তম সংস্করণ করোনাপরবর্তী নতুন বিশ্বে ডেনিম ব্যবসার চ্যালেঞ্জ ও সুযোগের ওপর আলোকপাত করবে। এতে ৭৯টি দেশি ও বিদেশি ডেনিম ফেব্রিক্স গার্মেন্টস সুতা মেশিন এবং এক্সেসরিজ কোম্পানি প্রদর্শক হিসেবে অংশগ্রহণ করবে। তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশ বিশ্বে ২য় বৃহত্তম হলেও বর্তমানে ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে বৃহত্তম ডেনিম রপ্তানিকারক দেশ।বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপোর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মোস্তাফিজ উদ্দিন বলেন দুই বছর আগে যখন বাংলাদেশে ডেনিম এক্সপো অনুষ্ঠিত হয়েছিল তখনকার সময় থেকে বর্তমান সময় আমাদের সবার জন্য সম্পূর্ণ ভিন্ন। এ কথা অনস্বীকার্য যে করোনা মহামারি ডেনিম সাপ্লাই চেইনকে বড় ধরনের ধাক্কা দিয়েছে।তিনি আরও বলেন করোনা মহামারি আমাদের শিখিয়েছে টেকসই ব্যবসার গুরুত্ব সর্বাগ্রে রাখতে। তৈরি পোশাকের ক্রেতারাও আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে এখন টেকসই ব্যবসার ব্যাপারে বেশি সচেতন। বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপোর এবারের সংস্করণের সারা বিশ্ব থেকে ডেনিম অংশীদাররা একই ছাদের নিচে সমবেত হয়ে আগামী দিনে টেকসই ডেনিম ব্যবসা নিশ্চিতকরণে তাদের মতামত দেবেন যা বাংলাদেশের ডেনিম শিল্পের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আমি বিশ্বাস করি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/316.csv b/Bangla_fin_news_articles/316.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..06e0c55e1b42d8067253f501f00eb1c684db3950 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/316.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +316,ডোমনিজ পিৎজা এখন খিলগাঁওয়ে,2022-04-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,গ্রাহকদের প্রিয় হট অ্যান্ড ফ্রেশ পিৎজার স্বাদ পৌঁছে দিতে ডোমিনোজ পিৎজা ঢাকার খিলগাঁওয়ে খুলেছে নতুন শাখা। সোমবার ১৮ এপ্রিল খিলগাঁওয়ে বিশ্বখ্যাত ডোমিনোজ পিৎজার ঢাকার ১০তম আউটলেট উদ্বোধন করা হয়। এ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডোমিনোজ পিৎজা বাংলাদেশের স্টকহোল্ডারদের সঙ্গে আরও অনেকে। পিৎজা অর্ডার করার ৩০ মিনিটের মাঝে পিৎজা উপভোগ করার সুযোগ পাচ্ছেন এবার খিলগাঁওবাসীরাও। এ সময়ে বাংলাদেশ ডোমিনোজ পিৎজার ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৌমিল মেহতা বলেন এতে কোন সন্দেহ নেই যে ডোমিনোজ পিৎজা সকলের মনে জায়গা করে নিয়েছে এবং খিলগাঁওয়ে এর সাম্প্রতিক প্রতিষ্ঠা কোম্পানির জন্য একটি বড় মাইলফলক। ১০ শুধু একটি সংখ্যা আমরা সারা বাংলাদেশে আরও অনেক স্টোর দেওয়ার স্বপ্ন দেখি। ডোমিনোজ পিৎজার আন্তর্জাতিক ব্যবসা প্রধান সঞ্জয় মোহতা বলেন বাংলাদেশ ভোজনরসিকদের দেশ আর তাই ডোমিনোজ পিৎজা সারা ঢাকায় সম্প্রসারণের মাধ্যমে একটি দুর্দান্ত সুযোগ তৈরি করেছে। খিলগাঁও আমাদের জন্য একটি বড় পদক্ষেপ। আগামি দিনগুলোতে আমরা সামনে আরও এগিয়ে যেতে পারবে আশা করছি। ধানমন্ডি পান্থপথ উত্তরা বনানী মোহাম্মদপুর ওয়ারী লক্ষ্মীবাজার মিরপুর ১২ এবং মিরপুর ২এ ডোমিনোজ পিৎজার আরও নয়টি আউটলেট রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/317.csv b/Bangla_fin_news_articles/317.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dd8ca4c6aa58d78031737e146e6f2b9bad40627a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/317.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +317,জানুয়ারিতে সবচেয়ে বেশি কাজ হয়েছে,2022-04-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা মহামারির পর থেকে ২০২২ সালের জানুয়ারি বাংলাদেশের পোশাক শ্রমিকদের জন্য সবচেয়ে কর্মব্যস্ত মাস ছিল। জানুয়ারি মাসের ২৭ কর্মদিবসে শ্রমিকরা গড়ে ২৯৫ ঘণ্টা সময় ফ্যাক্টরিতে কাটিয়েছেন। দুপুরের খাবারের জন্য নির্ধারিত এক ঘণ্টা সময় বাদে শ্রমিকরা গড়ে জানুয়ারি মাসে ২৬৮ ঘণ্টা সময় কাজ করেছেন। খাবারের জন্য নির্ধারিত এক ঘণ্টা সময় বাদে নারী শ্রমিকরা জানুয়ারি মাসে গড়ে ২৬৭ ঘণ্টা কাজ করেছেন এবং পুরুষ শ্রমিকরা গড়ে ২৭০ ঘণ্টা কাজ করেছেন।এমন তথ্য উঠে এসেছে সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং সানেম এবং যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান মাইক্রোফাইন্যান্স অপরচুনিটিজ এমএফও যৌথ গবেষণায়। বাংলাদেশের গার্মেন্টস শ্রমিকদের জীবনমানের ওপর এ দুই প্রতিষ্ঠান গবেষণা পরিচালনা করছে। গার্মেন্ট ওয়ার্কার ডায়েরিজ শীর্ষক এই গবেষণার আওতায় ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রতি সপ্তাহে ১ হাজার ৩০০ জন নির্বাচিত পোশাক শ্রমিকের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। জরিপের আওতাধীন শ্রমিকরা বাংলাদেশের পাঁচটি গার্মেন্টস শিল্পঘন এলাকা ঢাকা সাভার নারায়ণগঞ্জ গাজীপুর ও চট্টগ্রামে কাজ করেন। জরিপের অন্তর্ভুক্ত শ্রমিকদের তিনচতুর্থাংশ নারী যা বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের শ্রমখাতের প্রতিফলন। ২০২২ সালের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসের সংগৃহীত উপাত্ত থেকে এই প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে।গবেষণায় দেখা গেছে ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ কর্মদিবসে গড়ে শ্রমিকরা ২৫৯ ঘণ্টা সময় ফ্যাক্টরিতে কাটিয়েছেন। খাবারের জন্য নির্ধারিত এক ঘণ্টা সময় বাদে ফেব্রুয়ারি মাসে শ্রমিকরা গড়ে ২৩৫ ঘণ্টা কাজ করেছেন। খাবারের জন্য নির্ধারিত এক ঘণ্টা সময় বাদ দিলে নারী শ্রমিকরা ফেব্রুয়ারি মাসে গড়ে ২৩৪ ঘণ্টা এবং পুরুষ শ্রমিকরা গড়ে ২৩৫ ঘণ্টা কাজ করেছেন। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি উভয় মাসেই জরিপের অন্তর্ভুক্ত শ্রমিকদের অর্ধেকই আইনসিদ্ধ দৈনিক সর্বোচ্চ কর্মঘণ্টা ১০ ঘণ্টার ৮ ঘণ্টা নিয়মিত এবং ২ ঘণ্টা ওভারটাইম অধিক কাজ করেছেন।ডিসেম্বর মাসের কাজের জন্য নারী শ্রমিকরা জানুয়ারি মাসে গড়ে বেতন পেয়েছেন ১২ হাজার টাকা এবং পুরুষ শ্রমিকরা বেতন পেয়েছেন ১২ হাজার ৫০০ টাকা। জানুয়ারি মাসের কাজের জন্য নারী শ্রমিকরা ফেব্রুয়ারি মাসে গড়ে ১২ হাজার টাকা বেতন পেয়েছেন যেখানে পুরুষ শ্রমিকরা গড়ে পেয়েছেন ১৩ হাজার টাকা।ফেব্রুয়ারি মাসে ৫৪ শতাংশ শ্রমিক মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস বিকাশ নগদ রকেট ইত্যাদি এর মাধ্যমে বেতন পেয়েছেন এবং ৪৬ শতাংশ শ্রমিক নগদ অর্থে বেতন পেয়েছেন।গত এক মাসে পরিবারের কোনো সদস্য অসুস্থ ছিলেন কিনা ফেব্রুয়ারি মাসে এমন প্রশ্নের উত্তরে ২০ শতাংশ পোশাক শ্রমিক জানিয়েছেন তাদের পরিবারের ন্যূনতম একজন সদস্য ফেব্রুয়ারি মাসে কোনো ধরনের অসুস্থতায় ভুগেছেন। ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে এই হার ছিল ২৬ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/318.csv b/Bangla_fin_news_articles/318.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5d1039bc95b50cda551b63948081cb9718abcc12 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/318.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +318,৯ হাজার কোটি টাকার গ্যাস বিল বকেয়া,2022-04-19,মাহবুব রনি,বারবার চিঠি দিয়ে বৈঠক অভিযান ক্রাশ প্রোগ্রাম পরিচালনা করেও বকেয়া গ্যাস বিল আদায়ে সুবিধা করতে পারছে না সরকার। গত মার্চের মধ্যে সব বকেয়া গ্যাস বিল আদায় করতে বিতরণ কোম্পানিগুলোকে নির্দেশ দিয়েছিল জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ। গত ডিসেম্বরে দেওয়া সে নির্দেশের সময় ছয়টি গ্যাস বিতরণ কোম্পানির অধীনে বকেয়া বিলের পরিমাণ ছিল ৯ হাজার ২৭৯ কোটি টাকা। মার্চ শেষে এখন সেই অনাদায়ি পাওনা এখনো ৯ হাজার ৫০ কোটি টাকার বেশি। তিন মাসে বকেয়া বিলের পরিমাণ আড়াই শ কোটি টাকাও কমাতে পারেনি গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলো। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ এবং বিতরণ কোম্পানিগুলো সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।বকেয়া গ্যাস বিল সহনশীল মাত্রায় না কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে চারটি বড় কারণ শনাক্ত করেছেন সংশ্লিষ্টরা। এক. কয়েকটি শিল্প গ্রুপের সঙ্গে দেশের সবচেয়ে বড় গ্যাস বিতরণকারী কোম্পানি তিতাসের মামলা। মামলার কারণে প্রায় ১ হাজার ৩১৬ কোটি টাকা আদায় করতে পারছে না সরকারি প্রতিষ্ঠানটি। এই টাকার মধ্যে এভারেস্ট পাওয়ার এবং ইউনাইটেড পাওয়ারের কাছেই পাওনা রয়েছে প্রায় ৭০০ কোটি টাকার বেশি। দুই. দেশের কয়েকটি বড় শিল্প গ্রুপ এবং কয়েক জন রাজনীতিকের ছত্রছায়ায় থাকা কিছু কারখানা প্রায় প্রতি মাসেই বিলের কিছু অর্থ পরিশোধ করলেও বকেয়ার পরিমাণ ২০ থেকে ১০০ কোটি টাকার মধ্যে স্থির রাখছে। এ বকেয়া তারা পরিশোধ করছেন না। এমনকি অর্থ আদায় করতে গেলে অনেক সময় তিতাসের কর্মকর্তাকর্মচারীদের ওপর হামলাও করছে স্থানীয়রা।বর্তমানে শুধু তিতাস গ্যাসেরই বেসরকারি খাত থেকে প্রায় ৫ হাজার ৭০০ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে। তিন. সরকারের বিভিন্ন বিভাগ ও প্রতিষ্ঠানও বছরের পর বছর ধরে বিপুল পরিমাণ বিল বাকি রাখছে। গত জানুয়ারি শেষে শুধু তিতাসের সরকারি খাত থাকে পাওনা ছিল ৭৪৩ কোটি টাকা। চার. বেসরকারি খাতে বিপুল পরিমাণ বিল বকেয়া এবং অবৈধ সংযোগের পেছনে তিতাসের কয়েক জন শীর্ষ কর্মকর্তা এবং মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাকর্মচারী এবং নিবন্ধিত ঠিকাদারদের একটি চক্র সক্রিয় রয়েছে। অপকৌশলে অর্থ আয়ের জন্য তারা নানা কৌশলে বিল ফাঁকি ও গ্যাস চুরি করছে। এমনকি বিল না দেওয়া বা গ্যাস চুরির কারণে বিচ্ছিন্ন হওয়া সংযোগেও ফের সংযোগ দিচ্ছে। ... গ্যাস সংকটে শিল্প উৎপাদন কমছে ... গ্যাস সংকটে শিল্প উৎপাদন কমছে ...গ্যাস সংকটে শিল্প উৎপাদন কমছেদেশের সিংহ ভাগ গ্যাস ব্যবহার করেন তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির গ্রাহকরা। সংখ্যার বিচারেও বাকি সবগুলোর চেয়ে এর গ্রাহকসংখ্যা বেশি। এ কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ বলেন বকেয়া বিল আদায়ে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। কিছু বাধা থাকলেও সেগুলো সরিয়ে বিল আদায় করা হচ্ছে। মামলার কারণে বড় পরিমাণ বিল আদায় করতে পারছি না। আদালতের মাধ্যমে বিষয়টি দ্রুত সুরাহা হবে বলে আশা করছি।সূত্র জানায় তিতাস মাসে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা মূল্যের গ্যাস বিক্রি করে। গত জানুয়ারিতে ১ হাজার ৫২৫ কোটি টাকার গ্যাস বিক্রি করে ১ হাজার ৫০৫ কোটি টাকা বিল আদায় করে। অর্থাৎ মাসিক বিক্রির পরিমাণের টাকাই আদায় করতে পারেনি। ফেব্রুয়ারিতে ১ হাজার ৫৩৫ কোটি টাকা আদায় করে যা বিক্রির পরিমাণের চেয়ে অল্প কিছু বেশি। তবে মার্চে বকেয়া আদায়ে কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে। এ মাসে ১ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা বিক্রির বিপরীতে ১ হাজার ৬১৩ কোটি টাকার বিল আদায় করেছে। অর্থাৎ ১২৩ কোটি টাকা বকেয়া কমেছে। তিন মাসে মোট বকেয়া কমার পরিমাণও এটি। ... কম গ্যাস ব্যবহার করে বেশি বিল দিচ্ছে গ্রাহক ... কম গ্যাস ব্যবহার করে বেশি বিল দিচ্ছে গ্রাহক ...কম গ্যাস ব্যবহার করে বেশি বিল দিচ্ছে গ্রাহকএ ব্যাপারে পেট্রোবাংলার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও পরিচালক অর্থ এ কে এম বেনজামিন রিয়াজী বলেন বকেয়া আদায়ের ওপর খুবই জোর দেওয়া হয়েছে। গত মাস পর্যন্ত বেশ ভালো পরিমাণ বকেয়া আদায় করা হয়েছে।এদিকে গত ২২ ফেব্রুয়ারি জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মাহবুব হোসেনের সভাপতিত্বে গ্যাস খাতের সংস্থাকোম্পানিগুলোর অনাদায়ি পাওনা সংক্রান্ত একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ঐ সভায় জানানো হয় ডিসেম্বর শেষে ছয়টি বিতরণ কোম্পানির অনাদায়ি পাওনা ছিল ৯ হাজার ২৭৯ কোটি টাকা। জানুয়ারি শেষে তা মাত্র ৪ কোটি কমে হয় ৯ হাজার ২৭৫ কোটি টাকা। ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে ২০০ কোটি টাকার মতো বকেয়া আদায় হয়েছে। গত মার্চ শেষে এটি এখনো ৯ হাজার কোটি টাকার বেশি।ঐ সভায় উপস্থাপিত তথ্যে দেখা যায় জানুয়ারি শেষে তিতাস গ্যাসের বকেয়ার পরিমাণ ছিল ৬ হাজার ৬৩৯ কোটি টাকা। বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির ৮১৫ কোটি টাকা কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির ৮০৫ কোটি টাকা জালালাবাদ গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম লিমিটেডের ৭৩৯ কোটি টাকা সুন্দরবন গ্যাস কোম্পানির ১৭৬ কোটি টাকা পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানির ৯৯ কোটি টাকা বকেয়া ছিল। ফেব্রুয়ারি ও মার্চে ছয় কোম্পানি মিলে ২০০ কোটি টাকার মতো বকেয়া আদায় করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/319.csv b/Bangla_fin_news_articles/319.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4076713edbb76f9d54aa73d390e41325a1973d3c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/319.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +319,গার্মেন্ট এলাকায় ঈদের আগে শুক্র ও শনিবার ব্যাংক খোলা,2022-04-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পবিত্র ঈদুল ফিতর সামনে রেখে তৈরি পোশাকশিল্পের কর্মীদের বেতন বোনাস ও অন্যান্য ভাতা পরিশোধ এবং রপ্তানি বিল ক্রয়ের সুবিধার্থে ঢাকা মহানগরসহ শিল্পঘন এলাকায় আগামী ২৯ ও ৩০ এপ্রিল শুক্র ও শনিবার তপশিলি ব্যাংকের শাখা খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন থেকে এসংক্রান্ত একটি সাকুর্লার জারি করে সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠানো হয়েছে।সাকুর্লারে বলা হয়েছে আসন্ন ঈদুল ফিতরের আগে তৈরি পোশাকশিল্পসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের রপ্তানি বিল বিক্রয়ের পাশাপাশি এই শিল্পে কর্মরত শ্রমিক কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের বেতন বোনাস ও অন্যান্য ভাতা পরিশোধের সুবিধার্থে ঢাকা মহানগর আশুলিয়া টঙ্গী গাজীপুর সাভার ভালুকা নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে অবস্থিত তপশিলি ব্যাংকের শিল্পসংশ্লিষ্ট শাখা পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে খোলা রাখতে হবে।রমজান মাসের মতো ঐ দুই দিন লেনদেন হবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত। আর অফিস চলবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। একই সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্লিয়ারিং ব্যবস্থা খোলা থাকবে। তবে ক্লিয়ারিং ব্যবস্থা সুষ্ঠুরূপে পরিচালনার স্বার্থে উল্লিখিত এলাকার বাইরে অবস্থিত কোনো ব্যাংক শাখার ওপর চেক দেওয়া যাবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/32.csv b/Bangla_fin_news_articles/32.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..460b049d3e18ab5d50221ba5d48376a5c7cc7ddd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/32.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +32,ফ্ল্যাট কিনতে জামানত ছাড়াই ঋণ দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক,2022-07-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের মানুষের জন্য ফ্ল্যাট কেনায় জামানত ছাড়াই ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেবে ব্যাংক। আর এই ঋণের সুদহার ৫ শতাংশ। রবিবার ২৪ জুলাই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্ট থেকে জারি করা সার্কুলারে পরিবেশবান্ধব খাতে বিদ্যমান ৪০০ কোটি টাকা পুনঃঅর্থায়ন কর্মসূচির আওতায় ফ্ল্যাট কেনায় ঋণের বিষয়টি নতুন করে অন্তর্ভুক্ত করে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে পরিবেশবান্ধব বহুতল ভবনে ফ্ল্যাট কেনার ঋণে ১৮ মাসের গ্রেস পিরিয়ডসহ ১০ বছর মেয়াদে ঋণ পাবেন। অর্থাৎ কিস্তি পরিশোধ শুরু হবে দেড় বছর পর থেকে। ব্যক্তির পাশাপাশি ক্ষুদ্র ইউনিট সমন্বিত বহুতল বিশিষ্ট পরিবেশবান্ধব আবাসন নির্মাণেও ঋণ দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে আবাসন কোম্পানি ৩০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন। কোম্পানির জন্যও সুদহার ঋণের মেয়াদ ও গ্রেসপিরিয়ড হবে অভিন্ন। ... দিনে ৪ বার লোডশেডিংয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীরা ... দিনে ৪ বার লোডশেডিংয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীরা ...দিনে ৪ বার লোডশেডিংয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীরা সার্কুলারে আরও বলা হয় পরিবেশবান্ধব খাতে চুক্তিবদ্ধ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এতদিন চার শতাংশ সুদে তহবিল পেত। এখন পাবে তিন শতাংশ সুদে। ব্যাংকগুলো গ্রাহক পর্যায়ে পাঁচ থেকে সর্বোচ্চ ছয় শতাংশ সুদে ঋণ দেবে। এক্ষেত্রে পাঁচ বছরের কম মেয়াদি ঋণে সর্বোচ্চ সুদ হার হবে পাঁচ শতাংশ পাঁচ থেকে আট বছরের কম মেয়াদে সাড়ে পাঁচ শতাংশ এবং আট বছরের বেশি মেয়াদে ছয় শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/320.csv b/Bangla_fin_news_articles/320.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..31018c5659681f412b0b8c321d76a566152c370f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/320.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +320,বৈদেশিক মুদ্রায় সিটি ব্যাংকের ইসিএ ঋণ আয়োজন,2022-04-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,নেদারল্যান্ডের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়্যাল আইআইচসি থেকে ১০টি ড্রেজার আমদানির জন্য বৈদেশিক মুদ্রায় ইসিএ ঋণ আয়োজন করেছে সিটি ব্যাংক। নেদারল্যান্ডের এক্সপোর্ট ক্রেডিট গ্যারান্টি প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান এট্রাডিয়াসের ক্রেডিট গ্যারান্টির বিপরীতে ওয়েস্টার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডকে সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে ২৮.৬৩ মিলিয়ন ইউরো ঋণ দেয় জার্মানির কমার্জ ব্যাংক ও একেএ ব্যাংক। সম্প্রতি নেদারল্যান্ডের কিন্ডারডজেকএ বৈদেশিক মুদ্রার এই ইসিএ ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর হয়। এট্রাডিয়াসের ক্রেডিট গ্যারান্টির বিপরীতে বাংলাদেশি কোনো বেসরকারি ব্যাংকের আয়োজনে এটি প্রথম ইসিএ ঋণ। রয়্যাল আইআইচসির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান ব্যবসায় কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ মারুফ ও হেড অব স্ট্রাকচার্ড ফিন্যান্স মাহবুব জামিল। এক্সপোর্ট অ্যান্ড এজেন্সি ফিন্যান্সএর ভাইস প্রেসিডেন্ট ক্লাস ভেন ইয়ারসিল এবং কমার্জ ব্যাংকের কর্পোরেট ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সিনিয়র রিলেশনশিপ ম্যানেজার লরেন্স ভেন কেলার নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর করেন। ... দরপতনের বৃত্তে শেয়ারবাজার ... দরপতনের বৃত্তে শেয়ারবাজার ...দরপতনের বৃত্তে শেয়ারবাজার অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন একেএ এক্সপোর্ট ফিন্যান্স ব্যাংকের এক্সপোর্ট অ্যান্ড এজেন্সি ফিন্যান্সএর ভাইস প্রেসিডেন্ট স্টেফান রাজমান রয়্যাল আইআইচসির ডিরেক্টর সেলস রবার্ট জাপ্পিজ ডিরেক্টর কর্পোরেট ফিন্যান্স ও পারসোনাল ফিন্যান্স গুইদু ফিরেট এবং এরিয়া সেলস ডিরেক্টর কিস ডার্কস এমএসসি। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন এট্রাডিয়াসএর সিনিয়র এক্সপোর্ট ক্রেডিট স্পেশ্যালিস্ট দুক দুদক ভেন হিল এবং বিজনেস কানেকশন বিভিএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম নাহিদ হাসান পিএইচডি । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/321.csv b/Bangla_fin_news_articles/321.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..22bebb7fe000c111612a49ac4b9359e382e5a678 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/321.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +321,দরপতনের বৃত্তে শেয়ারবাজার,2022-04-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্য দিবস সোমবার ১৮ এপ্রিল দেশের শেয়ারবাজারে সূচকের পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দরপতন। এ নিয়ে টানা দরপতনের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে শেয়াবাজার। ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৭২ পয়েন্ট পতনের পর ৬ হাজার ৪৮২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই৩০ সূচক ২৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৪০৯ পয়েন্টে ডিএসইএস শরীয়াহ সূচক ১৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪২৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ... জনবল নিয়োগ দেবে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট ... জনবল নিয়োগ দেবে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট ...জনবল নিয়োগ দেবে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট ডিএসইতে ৩৮০ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪টির কমেছে ৩৪৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯টির। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ১০৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৪৭৭ পয়েন্টে। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ১৩০ পয়েন্টে সিএসই৫০ সূচক ১২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪২৪ পয়েন্টে এবং সিএসআই সূচক ১১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২১৫ পয়েন্টে। সিএসইতে ২৬৬টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ২৪টির কমেছে ২২৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৭টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/322.csv b/Bangla_fin_news_articles/322.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cba72781952ac3b72edc0f5f6cdcf9edacd0c19c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/322.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +322,সারাদেশে ২ কোটি ৩ লাখ ৭৫ হাজার টন চাল উৎপাদনের লক্ষ্য নির্ধারণ,2022-04-18,বিমল সাহা,চলতি মৌসুমে ২০২২২৩ সারাদেশে ৭২ লাখ ১৫ হাজার ২০০ হেক্টরে রোপা আমন আউশ ও বোনা আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করেছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। রোপা বোনা আমন ও আউশের উত্পাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২ কোটি ৩ লাখ ৩৫ হাজার ৭২৫ মেট্রিক টন চাল। ইতিমধ্যে অনেক স্থানে আউশ ধানের চাষ শুরু হয়ে গেছে। বিলের জমিতে বোনা আমনের চাষও শুরু হয়েছে। রোপা আমনের বীজতলা তৈরির কাজও চলছে। গত মৌসুমে সারা দেশে ১১ লাখ ৮৩ হাজার ১৩৩ হেক্টরে আউশ ৫৬ লাখ ২০ হাজার ৭০০ হেক্টরে রোপা আমন ও ৮৯ হাজার ৫৩৯ হেক্টরে বোনা আমন ধানের চাষ করা হয়েছিল। আর ৩২ লাখ ৪৪ হাজার ৮৮৯ টন আউশ ১ কোটি ৫৭ লাখ ৪৯ হাজার ৯০০ টন রোপা আমন ও ৩ লাখ ৫৪ হাজার ৫১৪ টন বোনা আমন উত্পাদন হয়েছিল চালে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ঢাকার খামারবাড়ীর প্রধান কার্যালয় সূত্রে জানা যায় এবার ৬৩ হাজার ৮০০ হেক্টরে হাইব্রিড ১১ লাখ ৬৮ হাজার হেক্টরে উচ্চফলনশীল ও ৭ হাজার ৫০ হেক্টরে দেশি জাতের আউশ ধান চাষ করা হবে। আউশের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ৩৬ লাখ ৯০ হাজার ৪২০ টন। হেক্টরপ্রতি গড় ফলন ধরা হয়েছে ২ দশমিক ৮২ টন। রোপা আমন চাষ করা হবে ৫৬ লাখ ২০ হাজার ৭২৫ হেক্টরে। এরমধ্যে ৩ লাখ ৫ হাজার ৮৭০ হেক্টরে হাইব্রিড ৪৬ লাখ ২৬ হাজার ২০৫ হেক্টরে উচ্চফলনশীল ও ৬ লাখ ৮৮ হাজার ৬৫০ হেক্টরে স্থানীয় জাতের রোপা আমন চাষ করা হবে। রোপা আমনের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ১ কোটি ৫৯ লাখ ৮৬ হাজার টন। হেক্টরপ্রতি গড় ফলন ধরা হয়েছে ২ দশমিক ৮৪ টন চাল। বোনা আমন চাষ করা হবে ৯৮ হাজার ৩০০ হেক্টরে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ৭ লাখ ৮৫ হাজার ৬৩৭ টন। কয়েক বছর ধরে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আউশ চাষ বাড়াতে উদ্যোগ নিয়েছে। প্রান্তিক ও দরিদ্র চাষিদের প্রণোদনা হিসেবে বীজ সার ও নগদ টাকা দেওয়া হচ্ছে। গত কয়েক বছর যাবত ধানের দাম বেশি থাকায় চাষিরা অধিক মাত্রায় ধান চাষে ঝুঁকেছে। এখনো প্রতিমণ মোটা ধান ১ হাজার ৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বিভিন্ন এলাকায় চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় কোনো কোনো এলাকায় আউশ ও বোনা আমনের বীজ সেচ দিয়ে বপন করা হয়েছে। আবার অনেকে প্রয়োজনীয় বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করছে। মেহেরপুর সদর উপজেলা তেরঘরিয়া গ্রামের চাষি জিয়াউর রহমান জানান তাদের এলাকায় বোনা আমন চাষ প্রায় উঠে গেছে। বোরো ধান উঠার পর আউশ ধানের চারা রোপণ শুরু করবে। রোপা আমনের বীজতলাও অনেক চাষি তৈরি করছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মনিটরিং ও বাস্তবায়ন উইংএর অতিরিক্ত পরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস জানান ধানের উৎপাদন বাড়াতে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। চাষি যাতে আউশ ধানের আবাদ বেশি করে এজন্য বীজ সার ও নগদ টাকা প্রণোদনা হিসেবে দেওয়া হয়েছে। তিনি আরো জানান আউশ ধানের চাষ বাড়ছে। ইতিমধ্যে অনেক স্থানেই চাষিরা বোনা আমন ও আউশ ধানের বীজ বুনছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/323.csv b/Bangla_fin_news_articles/323.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7fe5d75e5c997705c64d96dc1620562c247fd6dc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/323.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +323,শেয়ারবাজারে টানা দরপতন,2022-04-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দরপতন আর লেনদেন খরায় চলছে শেয়ারবাজার। বেশ কিছুদিন ধরে ধারাবাহিকভাবে কমতে কমতে গতকাল দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন ৪০০ কোটি টাকার নিচে নেমে গেছে। গত বছরের ৫ এপ্রিলের পর ডিএসইতে ৪০০ কোটি টাকার কম লেনদেন হলো। এমন লেনদেন খরার বাজারে প্রায় ১০০ প্রতিষ্ঠানের ক্রয়াদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। ফলে বড় পতন হয়েছে মূল্যসূচকের। শেয়ারবাজারে তারল্য বাড়ানো এবং দরপতন ঠেকানোর লক্ষ্যে ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড বা পুঁজিবাজার স্হিতিশীল তহবিল থেকে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। সরকারি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের আইসিবি মাধ্যমে গত সপ্তাহে এই বিনিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। শেয়ারবাজারে টানা দরপতন দেখা দিলে গত ৮ মার্চ ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড থেকে ১০০ কোটি টাকা দ্রুত বিনিয়োগের নির্দেশ দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। নিয়ন্ত্রক সংস্থার ঐ নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে সিএমএসএফের ১০০ কোটি টাকা সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ করা হলেও তার সুফল মেলেনি। বরং টানা দরপতনের মধ্যেই রয়েছে শেয়ারবাজার। গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া চার কার্যদিবসের মধ্যে তিন দিনই পতন দিয়ে পার করে শেয়ারবাজার। এ পরিস্হিতিতে গতকাল রবিবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। এতে লেনদেনের ২০ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে শুরুতে দেখা দেওয়া এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকেনি। বরং লেনদেনের শেষদিকে এসে দরপতন হতে থাকে একের পর এক প্রতিষ্ঠানের। এর মধ্যে বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ দিনের সর্বোচ্চ দাম কমিয়ে বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়ায়। এতে লেনদেনের শেষদিকে এসে প্রায় ১০০ প্রতিষ্ঠানের ক্রয়াদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। অর্থাত্ বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ দিনের সর্বনিম্ন দামে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বিক্রি করতে চাইলেও তারা ক্রেতা খুঁজে পাননি। প্রায় ১০০ প্রতিষ্ঠানের ক্রেতা না থাকায় লেনদেন আশঙ্কাজনক হারে কমে গেছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৯৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। এর মাধ্যমে ২০২১ সালের ৫ এপ্রিলের পর ডিএসইতে সর্বনিম্ন লেনদেনের ঘটনা ঘটল। গত বছরের ৫ এপ্রিল ডিএসইতে ২৩৬ কোটি ৬০ লাখ টাকার লেনদেন হয়। এরপর রবিবারের আগে গত এক বছরে ডিএসইতে আর ৪০০ কোটি টাকার কম লেনদেন হয়নি। এমন ক্রেতা সংকটের বাজারে ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখাতে পেরেছে মাত্র ৫৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২৮০টির। আর ৪১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৩০ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৫৫৪ পয়েন্টে নেমে গেছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৪৩৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। বাজারটিতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৪১ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা সোনালী পেপারের ২৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে স্যালভো কেমিক্যাল। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে ফার্মা এইড জিএসপি ফাইন্যান্স আইপিডিসি ফাইন্যান্স বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস এবং ইয়াকিন পলিমার। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৬৪ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৬২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৭৩টির এবং ৩৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/324.csv b/Bangla_fin_news_articles/324.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d315857173c30fb7eef195da5a215fe27137eaff --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/324.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +324,আসছে ৬ লাখ ৭৭ হাজার ৮৬৪ কোটি টাকার বাজেট,2022-04-18,আলাউদ্দিন চৌধুরী,আগামী ২০২২২৩ অর্থবছরের জন্য ৬ লাখ ৭৭ হাজার ৮৬৪ কোটি টাকার বাজেট প্রাথমিকভাবে নির্ধারণ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এবারের বাজেটে জিডিপির প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। মূল্যস্ফীতির হার সাড়ে ৫ শতাংশে বেধে রাখার পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। সেই সঙ্গে এবারের বাজেটে ভতুর্কির জন্য বরাদ্দ বাড়ছে। গতকাল রবিবার বাজেট মনিটরিং ও সম্পদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় প্রাক্কলিত বাজেটের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে বাজেটের আকার রাজস্ব আদায় পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করা হয়। এবারের বাজেটের যে প্রাক্কলন করা হয়েছে তা মোট দেশজ উৎপাদনের জিডিপি ১৫ দশমিক ৪ শতাংশের সমান। বৈঠক সূত্রে জানা যায় আগামী জুনে জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপনের আগে অর্থ মন্ত্রণালয় একটি প্রাথমিক প্রস্তাবনা তৈরি করেছে। পরবর্তী সময়ে এর আকার কিছুটা বাড়তে পারে। এবার ভতুর্কির যে প্রাক্কলন করা হয়েছে সেটি যদি বেড়ে যায় সেক্ষেত্রে বাজেটের আকারেও পরিবর্তন আসবে। ..... ... . বৈঠক সূত্রে জানা যায় আসছে বাজেটে কোভিড মহামারি ও ইউক্রেন যুদ্ধ উদ্ভূত বৈশ্বিক সরবরাহ সংকটজনিত কারণে সৃষ্ট মূল্যস্ফীতি মোকাবিলা ও অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগ বৃদ্ধিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। তাছাড়া কোভিড১৯ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজসমূহের বাস্তবায়ন সম্পন্ন করা খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ সেচ ও বীজে প্রণোদনা কৃষি পুনর্বাসন সারে ভর্তুকি অব্যাহত রাখা হবে। সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমের আওতা সম্প্রসারণ নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যে স্বল্পমূল্যে ও বিনা মূল্যে খাদ্য বিতরণ ব্যাপক কর্মসৃজনের কার্যক্রমকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। রাজস্ব আদায় পরিস্থিতি বিবেচনায় এবার আগের অর্থবছর থেকে মাত্র ১১ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে। ২০২১২২ অর্থবছরে সবমিলিয়ে ৩ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল। নতুন ২০২২২৩ অর্থবছরে এই লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৩৩ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে ৩ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। এছাড়া এনবিআর বহির্ভূত খাত থেকে ১৮ হাজার কোটি টাকা এবং সঞ্চয়পত্রসহ অন্যান্য উৎস থেকে ৪৫ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আহরণের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। মোট ব্যয়ের মধ্যে সরকারি বেতনভাতা বাবদ ৭৬ হাজার ৪১২ কোটি টাকা পণ্য ও সেবা বাবদ ৩৮ হাজার ৩৩২ কোটি টাকা ঋণের সুদ পরিশোধ বাবদ ৮০ হাজার ২৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ থাকছে। তাছাড়া ভতুর্কি প্রণোদনা ও নগদ ঋণ বাবদ ১ লাখ ৭৭ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা বরাদ্দ থাকছে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি এডিপি বাবদ বরাদ্দ থাকছে ২ লাখ ৪৬ হাজার ২০৭ কোটি টাকা। ..... ... . ভর্তুকি প্রণোদনা ও নগদ ঋণ গত ২০২১২২ অর্থবছরে মোট ৫৩ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা ভর্তুকি প্রণোদনা এবং নগদ ঋণ খাতে বরাদ্দ থাকলেও সংশোধনের মাধ্যমে এর পরিমাণ বেড়ে হয় ৬৬ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা। নতুন ২০২২২৩ অর্থবছরে এই খাতে মোট বরাদ্দ বাড়িয়ে করা হচ্ছে ৮২ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে খাদ্যে ভর্তুকি ধরা হয়েছে ৬ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। এছাড়া বিদু্যতে ১৮ হাজার কোটি টাকা কৃষি খাতে প্রণোদনা ১৫ হাজার কোটি টাকা রপ্তানি খাতে নগদ প্রণোদনা ৮ হাজার ৩০০ কোটি টাকা পাটজাতদ্রব্যাদিতে প্রণোদনা ধরা হয়েছে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা এবং রেমিট্যান্সে প্রণোদনা ধরা হয়েছে ৬ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেটে খাদ্যে ভর্তুকি বাবদ মোট ৬ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা প্রাক্কলন করা হয়েছে। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরে ৩২ দশমিক ৫৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য সংগ্রহ এবং ৩২ দশমিক ৭৫ লাখ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য বিতরণের পরিকল্পনা রয়েছে। এখন পর্যন্ত এবছর খাদ্যশস্য সংগ্রহ হয়েছে প্রায় ৭৫ শতাংশ। তবে মূল্য সমন্বয় করা না হলে আগামী অর্থবছরে বিদু্যত্ খাতে ভতুর্কি বাবদ প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা প্রয়োজন হবে। গ্যাসের মূল্য সমন্বয় করা না হলে এলএনজি আমদানি মূল্য পরিশোধ ও প্রণোদনা প্যাকেজের সুদ ভতুর্কি এবং অন্যান্য ভর্তুকির জন্য ১৭ হাজার ৩০০ কোটি টাকা প্রয়োজন হবে। সারের মূল্য সমন্বয় করা না হলে প্রয়োজন হবে ১৫ হাজার কোটি টাকা। মধ্যমেয়াদি বাজেট কাঠামোর আওতায় এবার জিডিপির প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। মূল্যস্ফীতির হার সাড়ে ৫ শতাংশ। মোট বিনিয়োগ ধরা হয়েছে জিডিপির ৩১ দশমিক ৫ শতাংশ। রাজস্ব আদায়ের যে প্রাক্কলন করা হয়েছে সেটি জিডিপির ৯ দশমিক ৮ শতাংশের সমান। মোট ঘাটতি ধরা হয়েছে জিডিপির সাড়ে ৫ শতাংশের সমান। জিডিপির আকার দাঁড়াতে পারে ৪৪ লাখ ১২ হাজার ৮৪৯ কোটি টাকা। বাজেটের আকার বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন বাজেটের আকার মোটেও উচ্চাভিলাষী নয় বরং জিডিপির হিসাবে গতবছরের চেয়ে কমছে। যেমন গত অর্থবছরে জিডিপির সাড়ে ১৭ শতাংশ ছিল প্রস্তাবিত বাজেট। এবার জিডিপির আকার বড় হলেও শতাংশের দিক থেকে এটি ১৫ দশমিক ৪ শতাংশে নেমে এসেছে। টাকার অঙ্কে বাড়লেও জিডিপির হিসাবে বরাদ্দ কমছে বলে তিনি মনে করেন। রাজস্ব আদায় বাড়ানোর পরিকল্পনা থাকলেও এবারে বাস্তবতা বিবেচনায় গত বছরের তুলনায় মাত্র ১১ শতাংশ বৃদ্ধির প্রাক্কলন করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/325.csv b/Bangla_fin_news_articles/325.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b401785be6a5ce18559d8970772608c2db840b5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/325.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +325,ঈদ উপলক্ষে রিয়েলমির বিশেষ অফার,2022-04-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পবিত্র ঈদউলফিতর উপলক্ষ্যে রিয়েলমি কিনলেই স্বপ্ন পূরণ ঈদে বাইক আর বালি ভ্রমণ স্লোগানে চলছে দুর্দান্ত ক্যাম্পেইন। পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষ্যে ৪ এপ্রিল থেকে চাঁদ রাত পর্যন্ত রিয়েলমি স্মার্টফোন কিনলেই থাকছে নিশ্চিত উপহার। এবারের ঈদে গ্রাহকরা যেকোনো রিয়েলমি ডিভাইস কিনেই পেতে পারেন তার প্রিয়জনের সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে স্বপ্ন ভ্রমণ উপভোগ করার সুযোগ। থাকছে স্পোর্টস বাইক জিতে নেওয়ার সুযোগ। ক্যাম্পেইন চলাকালীন যে সব গ্রাহক অন্তত একটি রিয়েলমি ডিভাইস কিনবেন তাঁরা উপহার হিসেবে ক্যাশব্যাকের পাশাপাশি এক্সক্লুসিভ গিফট বক্স রিয়েলমি জিটি নারজো ৫০ সি৩১ স্মার্টফোন রিয়েলমি স্মার্টওয়াচ স্মার্টব্যান্ড রিয়েলমি টিশার্ট ছাতা জেতার সুযোগ রয়েছে। উল্লেখ্য যে রিয়েলমি আগামী ৩ বছরের মধ্যে তরুণ ব্যবহারকারীদের কাছে ১০ কোটি ৫জি ফোন সরবরাহের লক্ষ্যে ফাইভজি পণ্যের এক বিস্তৃত পোর্টফলিও তৈরিতে কাজ করছে। এই স্মার্টফোন ব্র্যান্ডটি তাদের উন্নত ১৫টি কৌশলের সাথে এআইওটি ২.০ বিকাশের পর্যায়ে প্রবেশ করেছে। এর ফলে সাশ্রয়ী মূল্যের ৫জি ফোন ছাড়াও রিয়েলমি তরুণ প্রজন্মের ক্রেতাদের জন্য আরও অনেক এআইওটি পণ্য বাজারে নিয়ে আসবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/326.csv b/Bangla_fin_news_articles/326.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cf1cb88c7503523ef176f72f8488fe4758243abe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/326.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +326,শেয়ারবাজার সূচকের পতন অব্যাহত,2022-04-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ১৭ এপ্রিল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচকের পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এ নিয়ে টানা দুই কার্যদিবস সূচকের পতন হলো। এ দিন উভয় শেয়ারবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে। রবিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩০.১০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৫৪৪.৮৭ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়া সূচক ৫.৫৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৪২.২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএসই৩০ সূচক ৫.৪৪ পয়েন্ট কেমে ২ হাজার ৪৩৫.০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৯টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ৫৮টির কমেছে ২৮০টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১টির। ... সিরাজগঞ্জে বাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে ৪শ বিঘা জমির ধান ... সিরাজগঞ্জে বাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে ৪শ বিঘা জমির ধান ...সিরাজগঞ্জে বাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে ৪শ বিঘা জমির ধান অপর শেয়ারবাজার সিএসইর প্রধান সূচক সিএসইএক্স ৩৮.৬৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৫৮০.৬৩ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে সার্বিক সিএএসপিআই সূচক ৬৪.৩৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ৩০২.৫২ পয়েন্টে এবং সিএসআই সূচক ০.১৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২২৬.৭৯ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৬২টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ৫০টির কমেছে ১৭৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৯টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/327.csv b/Bangla_fin_news_articles/327.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a3e74e0cd481313e0e9e219f644980edf7c6e7ee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/327.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +327,ঢাকায় ইয়ুথ বাংলার তরুণ উদ্যোক্তা মেলা,2022-04-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইয়ুথ বাংলা কালচারাল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ঢাকার গুলশান শুটিং ক্লাবে চলছে তিনদিনব্যাপী তরুণ উদ্যোক্তা মেলা। গত বৃহস্পতিবার ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষের ১ম দিনে শুরু হওয়া এই ব্যতিক্রমী মেলা শনিবার রাতে শেষ হলেও আজ রবিবার ১৭ এপ্রিল সমাপনী অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণীর মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক আয়োজনের সমাপ্তি ঘটবে। মেলাটি মূলত নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে আয়োজিত হয়েছে। মেলায় হস্তশিল্প কারুকার্য হাতে বানানো পোশাক শিশুদের পোশাক হোম মেইড ফুড জুয়েলারিসামগ্রী অর্গানিক পণ্য ঐতিহ্যবাহী খাবারসহ বিভিন্ন পণ্যের পসরা বসেছে যা রাজধানীবাসীর নজর কেড়েছে। মেলায় ২৫টিরও বেশি ক্যাটাগরির পণ্য নিয়ে ৭০ জন উদ্যোক্তা অংশগ্রহণ করেছেন। গত বৃহস্পতিবার অভিনয়শিল্পী দিলারা জামান ও ডলি জহুরকে সঙ্গে নিয়ে মেলার উদ্বোধন করেন ইয়ুথ বাংলা কালচারাল ফাউন্ডেশনের প্রধান উপদেষ্টা সীমা হামিদ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন দেশবরেণ্য আবৃত্তিকার শিমুল মোস্তফা অভিনয়শিল্পি ও পরিচালক সালাহ উদ্দিন লাভলু ইয়ুথ বাংলা কালচারাল ফোরামের প্রেসিডেন্ট মুনা চৌধুরী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আমান রেজা সংগঠনের ইভেন্ট অর্গানাইজার কমল চৌধুরীসহ এক একঝাঁক অভিনয় ও সংগীতশিল্পী। মেলার আয়োজন প্রসঙ্গে সংগঠনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক সীমা হামিদ বলেন আমরা চাই আমাদের যুবকতরুণেরা চাকরি করবে না তারা চাকরির পেছনে ছুটবে না। তারা অন্যদের চাকরি দেবে উদ্যোক্তা হবে। সে লক্ষ্যেই ইয়ুথ এন্টারপ্রেনাল ফেস্টিভালের আয়োজন করে আসছে আমাদের সংগঠন। সীমা হামিদ বলেন তরুণরাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। এ ধরনের মেলা তরুণদেরকে তাদের নিজেদের প্রতি আস্থা তৈরি করতে এবং তাদের আগামী দিনের ভবিষ্যতকে আরও শক্তিশালী করে একটা উন্নত দেশ গড়ার লক্ষ্যে পৌঁছে দেবে বলে আমরা আশা করছি। আয়োজনটি অনেকাংশেই সফল হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন আমরা চেষ্টা করেছি উদ্যোক্তাদের পণ্যগুলো ভোক্তাদের সামনে তুলে ধরার। এখানে অংশগ্রহণকারী প্রায় প্রত্যেক উদ্যোক্তাই অনলাইনে তাদের প্রোডাক্ট সেল করেন। তাদের জন্য একটা প্ল্যাটফর্ম তৈরির জন্যই এই মেলার আয়োজন। পাশাপাশি মূল এন্টারপ্রেনাররাও ভোক্তাদের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। যেহেতু মেলা থেকে অনেক বেচা কেনা হচ্ছে এবং নিয়মিত দর্শনার্থীরা আসছে তাই আমি মেলাকে সফল বলেই মনে করি। সংগঠনটির সভাপতি মুনা চৌধুরী বলেন এ মেলাটি তরুণ প্রজন্মের প্রতিভাবান নারী উদ্যােক্তাদের বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করবে। সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সহায়তা করবে। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক চিত্রনায়ক আমান রেজা বলেন ইয়ুথ বাংলার আয়োজনে দ্বিতীয়বারের মতো আয়োজিত হচ্ছে এই মেলা। উদ্যোক্তা ও ভোক্তাদের আনানোগায় মুখরিত মেলাটি দারুণভাবে সফল করায় সবার প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। উল্লেখ্য ইয়ুথ বাংলা কালচারাল ফাউন্ডেশন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও চেতনায় উজ্জীবিত শিল্প ও সংস্কৃতি কর্মীদের নিয়ে একটি অলাভজনক সংগঠন। এই সংগঠনটি বরাবরই বাংলাদেশের ঐতিহ্য সংস্কৃতি ও মানুষের জন্য কাজ করে আসছে। এই প্লাটফর্মের মাধ্যমে সৃজনশীল উদ্যোক্তারা দেশে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে অর্থনীতিতে অবদান রাখছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/328.csv b/Bangla_fin_news_articles/328.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..79e8d20d2f3d7601831a84faccfedf9d9dc994e4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/328.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +328,সুদহার হ্রাস ও নানা শর্তে কমেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি,2022-04-17,রেজাউল হক কৌশিক,বিনিয়োগে নানা শর্ত ও মহামারি করোনা সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটে কমতে শুরু করেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে জুলাইফেব্রুয়ারি জাতীয় সঞ্চয় স্কিমগুলোতে ১৪ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকার বিক্রি হয়েছে। যা গত ২০২০২০২১ অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১৪ হাজার ৬২২ কোটি টাকা কম। গত অর্থবছরের আট মাসে বিক্রির পরিমাণ ছিল ২৯ হাজার ৩১১ কোটি টাকা। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে। খাত সংশ্লিষ্টরা বলছে অতিমাত্রায় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ নিরুত্সাহিত করতে নানা শর্ত জুড়ে দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে গত সেপ্টেম্বরে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে সুদহার কমানো হয়েছে। আবার ঘোষণার বাইরে সঞ্চয়পত্র থাকলে জেলজরিমানার বিধান করা হয়েছে। এ কারণে অনেকে সঞ্চয়পত্র বিনিয়োগ কমিয়েছেন। বাজেট ঘাটতি মেটাতে চলতি ২০২১২২ অর্থবছরে এ খাত থেকে সরকারের নিট ৩২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে। গত অর্থবছরে ৪২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল সরকার। সরকার সবচেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছিল ২০১৬১৭ অর্থবছরে। ঐ বছরে সরকার ৫২ হাজার ৪১৭ কোটি টাকা ঋণ নেয়। ... ব্যাংকের বিকল্প হয়ে উঠছে এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলো ... ব্যাংকের বিকল্প হয়ে উঠছে এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলো ...ব্যাংকের বিকল্প হয়ে উঠছে এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিবেদনের তথ্য বলছে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে মোট ২ হাজার ৫২২ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি করেছে। যা আগের মাস জানুয়ারি থেকে ৬৪ কোটি টাকা কম এবং গত বছরের একই মাসের চেয়ে ৬ হাজার ৯৬০ কোটি টাকা কম। চলতি বছর জানুয়ারিতে নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয় ২ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকার। আর ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৯ হাজার ৪৮২ কোটি ৩৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছিল। প্রজ্ঞাপনের নির্দেশনা অনুযায়ী পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে বর্তমানে মেয়াদ শেষে ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ মুনাফা পাওয়া যায়। নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে এখন থেকে যারা সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ করবেন তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে। ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ থাকলে মুনাফার হার হবে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ। তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে বর্তমানে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। এখন ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফার হার কমিয়ে করা হয়েছে ১০ শতাংশ। সঞ্চয়পত্রে যাদের বিনিয়োগ ৩০ লাখ টাকার বেশি তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ৯ শতাংশ হারে। এখন থেকে যারা সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ করবেন তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে। ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ থাকলে মুনাফার হার হবে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ। ... শ্রীলঙ্কা থেকে তিনটি শিক্ষা নিতে পারে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংক ... শ্রীলঙ্কা থেকে তিনটি শিক্ষা নিতে পারে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংক ...শ্রীলঙ্কা থেকে তিনটি শিক্ষা নিতে পারে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংক পাঁচ বছর মেয়াদি পেনশনার সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে এত দিন ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ হারে মুনাফা দেওয়া হতো। এখন এ সঞ্চয়পত্রে যাদের বিনিয়োগ ১৫ লাখ টাকার বেশি তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে। ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ থাকলে এ হার হবে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ। দেশে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় পরিবার সঞ্চয়পত্র। পাঁচ বছর মেয়াদি এ সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ। এখন এ সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফার হার কমিয়ে করা হয়েছে ১০ দশমিক ৫০ শতাংশ। ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এ হার ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ। ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের মুনাফার হারে পরিবর্তন আনা হয়নি। ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের সাধারণ হিসাবে বর্তমানে মুনাফার হার সাড়ে ৭ শতাংশ। এতে কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি। ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে তিন বছর মেয়াদি হিসাবে বর্তমানে মুনাফার হার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ। এখন ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফার হার হবে ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ। ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে হবে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ। ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের সাধারণ হিসাবে বর্তমানে মুনাফার হার সাড়ে ৭ শতাংশ। এতে কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/329.csv b/Bangla_fin_news_articles/329.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6bce25c44a3d8efd94ec858e5851629dce7e82ce --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/329.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +329,ব্যাংকের বিকল্প হয়ে উঠছে এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলো,2022-04-16,রেজাউল করিম খোকন,দেশের বেশির ভাগ মানুষ ব্যাংকিং সেবার আওতার বাইরে থাকায় তাদের পক্ষে আর্থিক লেনদেন বেশ কঠিন ছিল। কিন্তু মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস এমএফএস তাদের আর্থিক লেনদেনের চমৎকার সুযোগ এনে দিয়েছে। এর সুবাধে শুধু টাকা জমা দেওয়া কিংবা উত্তোলন অথবা অর্থ স্থানান্তর নয় বিভিন্ন ইউটিলিটি বিল পরিশোধ ভ্যাট ও আয়কর পরিশোধ ভর্তি ফি প্রদান স্কুলকলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি জমাকরণ প্রভৃতি কাজ ব্যাংকে না গিয়ে ঘরে বসেই সম্পন্ন করতে পারছে সবাই।এতে ব্যাংকে যাওয়াআসার সময় বেঁচে যাচ্ছে ব্যাংকে সেবা নিতে আসা গ্রাহকদের চাপ কমছে। যাত্রা শুরুর ১০ বছরের মধ্যে সব ধরনের আর্থিক লেনদেনের বড় প্ল্যাটফরমে পরিণত হয়েছে মোবাইল ফোনে আর্থিক সেবাদাতা এমএফএস প্রতিষ্ঠান বিকাশ। নতুন করে ঋণ ও আমানতের মতো আর্থিক সেবা যুক্ত করে প্রতিষ্ঠানটি আর্থিক লেনদেনের পূর্ণাঙ্গ মাধ্যম হয়ে উঠেছে। ফলে দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীও এখন ঘরে বসেই টাকা লেনদেনের পাশাপাশি আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইডিএলসিতে আমানত জমা রাখতে ও সিটি ব্যাংক থেকে ক্ষুদ্রঋণ নিতে পারছে।বিকাশসহ নগদ রকেটের মতো এমএফএস প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম শুরুর পর ব্যাংকে বর্তমানে ছোট অঙ্কের লেনদেন হয় না বললেই চলে। ব্যাংকগুলোও এখন এমএফএসনির্ভর সেবার বিস্তৃতি ঘটাতে চাইছে। তবে এ প্রবণতাকে ইতিবাচক হিসেবে বিবেচনা করা যায়। দেশের আর্থিক লেনদেনের বড় অংশ এখনো অনানুষ্ঠানিক মাধ্যমে হচ্ছে। তাই দ্রুতগতিতে সেবা ছড়িয়ে দিতে বিকাশের উদ্যোগটি ইতিবাচক। বিকাশ দিয়ে যে কোনো মোবাইল অপারেটরে রিচার্জ ও প্যাকেজ কেনা যায়।পাশাপাশি পণ্য ও সেবার মূল্য পরিশোধ করা যায়। গ্যাস পানি বিদ্যুতের ইত্যাদি পরিষেবা বিলের পাশাপাশি ক্রেডিট কার্ডের বিল স্কুলের বেতন সরকারি মাশুলও পরিশোধ করা যায়। বিদেশ থেকে বিকাশ হিসাবে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ও আসে। এ ছাড়া ভ্রমণ টিকিট ক্রয় বিমার প্রিমিয়ামও পরিশোধ করা যায়। পাশাপাশি বিকাশ অ্যাপসের মাধ্যমে এখন দুর্গত ব্যক্তিদের সহায়তাও করা যায়। ফলে বিকাশে এখন প্রতিদিন প্রায় দেড় হাজার কোটি আর মাসে ৪৫ হাজার কোটি টাকার লেনদেন হচ্ছে।মুঠোফোনে আর্থিক সেবা এমএফএস চালুর মাত্র তিন বছরেই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে এবং কোটি কোটি গ্রাহকের কাছে পৌঁছে গেছে সরকারিবেসরকারি খাতের উদ্যোগে চালু হওয়া আরেক এমএফএস সেবা নগদ। মাত্র কয়েক বছরেই প্রতিষ্ঠানটি এ বাজারে বেশ কিছু ক্ষেত্রে চমক দেখিয়েছে। ঘরে বসেই মুঠোফোনে সহজে হিসাব খোলা কম খরচে দেশজুড়ে গ্রাহকদের আর্থিক লেনদেন সুবিধা দেওয়া ও দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সরব উপস্থিতিএ তিন কারণেই মূলত অল্প দিনেই নগদ পৌঁছে গেছে কোটি কোটি গ্রাহকের হাতের মুঠোয়।প্রত্যন্ত জনপদ থেকে শুরু করে শহরের গলিপথসর্বত্রই ছড়িয়ে আছে মুঠোফোনে আর্থিক লেনদেনের এ সেবা। নগদের কার্যক্রম শুরুর তিন বছর পূর্ণ হয়েছে। ২০১৯ সালের ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে সরকারি ডাক বিভাগ এবং বেসরকারি কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান মিলে নগদ নামে নতুন এমএফএস সেবাটি চালু করে। মাত্র তিন বছরেই এ সেবার মাধ্যমে দেশজুড়ে ছড়িয়েছিটিয়ে থাকা কোটি কোটি গ্রাহক প্রতিদিন গড়ে ৭৫০ কোটি টাকার আর্থিক লেনদেন করছেন। দেশের প্রায় ২৭ হাজার প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের অন্যতম মাধ্যম এখন নগদ। শহর থেকে প্রত্যন্ত গ্রামে প্রায় ২ লাখ ১৫ হাজার এজেন্ট সরাসরি যুক্ত নগদের সেবা কার্যক্রমে।এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যাংকের সেবা ব্যবহার করেও নগদ হিসাবে টাকা আনা ও খরচ যাচ্ছে। শুরু থেকেই প্রচলিত আর্থিক সেবার পাশাপাশি গ্রাহকদের ইসলামিক লেনদেন সুবিধা দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। মাত্র ৩৬ মাসে নগদ হয়ে উঠেছে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এমএফএস সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান। এমএফএস প্রতিষ্ঠান হলেও নগদ এখনো বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান নয়। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। নগদসহ এমএফএস সেবাকে জনপ্রিয় করতে এরই মধ্যে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস বিধিমালা ২০২২ জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে ব্যাংকের পাশাপাশি সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংকবহিভূর্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানও এমএফএস সেবার কার্যক্রমের জন্য লাইসেন্স পাবে। নগদকে অনুমোদন দিতে কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে।তবে বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন এমএফএস সেবা চালুর অনুমতি দেওয়ার ক্ষেত্রে সামগ্রিক বিষয় বিবেচনা এবং এই সেবার খরচ কমানোর দিকে নজর দেওয়ার পরামর্শ প্রদান করেছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে সব ধরনের আর্থিক সেবা বেশ এগিয়েছে। আমাদের দেশে এটি মাত্র শুরু হয়েছে। এসব সেবা চালুর আগে জনগণকে আগ্রহী করে তুলতে হবে। আবার যেসব প্রতিষ্ঠান সেবা দিচ্ছে তারা কতটা ঝুঁকি বিবেচনা করে সেবাটি চালু করছে তাও বিবেচনায় নিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/33.csv b/Bangla_fin_news_articles/33.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c15ed6a006d16c2c3683d7d7913f3150adc9fe2b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/33.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +33,বকেয়া ঋণের তথ্য মিথ্যা দিলে ৫ লাখ টাকা জরিমানা,2022-07-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কোনো বকেয়া ঋণের বিষয়ে মিথ্যা বা ভুল তথ্য দিলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে গুনতে হবে জরিমানা। একই সঙ্গে ভুল তথ্য দেওয়ার সঙ্গে কোনো কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাকেও জরিমানা করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিড ইনফরমেশন ব্যুরোতে সিআইবি এ বিষয়ে নির্দেশনা দিয়ে সাকুর্লার জারি করেছে।নির্দেশনা অনুযায়ী এখন থেকে কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কিংবা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ক্রেডিড ইনফরমেশন বু্যরোতে বকেয়া ঋণের মিথ্যা বা ভুল তথ্য দিলে কমপক্ষে ৫০ হাজার এবং সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা জরিমানা করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এছাড়া সিআইবিতে যথাসময়ে ঋণের তথ্য না দিলেও জরিমানা করা হবে। আর তথ্য গোপন করার ক্ষেত্রেও জরিমানা প্রযোজ্য হবে।তবে জরিমানা করার আগে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠানকে তথ্যের বিষয়ে জবাব চাওয়ার কথা বলা হয়েছে। জবাব সন্তোষজনক না হলে জরিমানা করা হবে এবং তা সাত দিনের মধ্যে পরিশোধ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/330.csv b/Bangla_fin_news_articles/330.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3df8cce1082cada3021c9df115bb5c8ef56bc752 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/330.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +330,সাফিন ফিডারসের সঙ্গে সাইফ পাওয়ারের দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি,2022-04-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আবুধাবি পোর্টস গ্রুপসের ফিডার সার্ভিস সাফিন ফিডারসবাংলাদেশের স্বনামধন্য সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের সঙ্গে একটি দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি সাক্ষর করেছে। এ চুক্তির আওতায় বাণিজ্য সহজীকরণ এবং শিপিং খাত গুরুত্ব পাবে। ঢাকায় প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে ১৫ বছর মেয়াদি এ চুক্তির আওতায় দুটি কোম্পানি মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম সমুদ্রবন্দর ফুজিরাহ থেকে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে কার্গো পরিবহনসহ বাণিজ্যের সুযোগ বাড়ানোর লক্ষে কাজ করবে। এ লক্ষে সাফিন ফিডারস সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডকে আটটি সুপারম্যাক্স বাল্ক ক্যারিয়ার হস্তান্তর করবে। প্রাপ্ত খবরে আরও জানা যায় চুক্তির অধীনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফুজিরাহ থেকে সাধারণ কার্গো এবং শুকনো বাল্ক কার্গো চট্টগ্রাম এবং মোংলা সমুদ্র বন্দরে নিয়ে আসার ক্ষেত্রে দুপক্ষ কাজ করবে। এছাড়া দুটি কোম্পানি ভারতীয় উপমহাদেশ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া এবং পৃথিবীর অন্যান্য দেশের বন্দরগুলোতে কার্গো পরিবহনে একসঙ্গে কাজ করবে। চুক্তির বিষয়ে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরফদার রুহুল আমিন বলেন সাফিন ফিডারের সঙ্গে চুক্তি করতে পেরে আমরা আনন্দিত। বিদেশি কোনো বন্দরের সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো কোম্পানির চুক্তি এই প্রথম। দুটি কোম্পানি একসঙ্গে কাজ করলে কার্গো পরিবহনকে আমরা আন্তর্জাতিক মানে নিয়ে যেতে পারবো। সুপারম্যাক্স বাল্ক ক্যারিয়ারের মাধ্যমে পণ্য পরিবহনে কাস্টমারদের সন্তুষ্টি অর্জন করা যাবে। এডি পোর্ট কর্তৃপক্ষ জানায় চুক্তির অধীনে দুটি কোম্পানি যৌথভাবে মিনা অঞ্চল থেকে এশিয়া উপমহাদেশে বাল্ক শিপিং সার্ভিস চালু অব্যাহত রাখবে। এছাড়া কার্গো অপারেশনের জন্য জেটির উন্নয়ন ওয়্যারহাউজ সলিউশনসহ অন্যান্য খাতেও কাজ করবে দুটি কোম্পানি। সাইফ পাওয়ারটেক বাংলাদেশের বন্দর লজিস্টিকস সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং বিদ্যুৎ খাতে বড় বিনিয়োগকারী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/331.csv b/Bangla_fin_news_articles/331.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34ca3dba4922f1590c969d6476cb93c8c93d1558 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/331.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +331,ঈদ উপলক্ষে জি৩১ নিয়ে এলো মটোরোলা,2022-04-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঈদ উপলক্ষে মটোরোলা বাজারে আনছে বিশেষ ক্যামেরা ফোন মটোরোলা জি৩১। বুধবার ১৩ এপ্রিল রাত থেরক ফোনটির বিক্রি শুরু হয়েছে। শুধু দারাজ এবং অনলাইন শপ সেলেক্সট্রাতে পাওয়া যাচ্ছে ফোনটি। উন্মোচনের পর থেকে সাত দিন পর্যন্ত থাকছে ক্রেতাদের জন্য রয়েছে বিশেষ ছাড়। বেবি ব্লু ও মিনারেল গ্রে এই দুটি কালারে দুটি ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে আসছে মটোরোলা জি৩১ ফোন। এর একটি ৪ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি রম। ফোনটির দাম ১৮ হাজার ৯৯৯ টাকা। তবে উন্মোচনের পর প্রথম সাত দিন অফার মূল্য থাকবে ১৬ হাজার ৯৯৯ টাকা। অপর ভ্যারিয়েন্ট ৬ জিবি র্যাব এবং ১২৮ জিবি রমের দাম ২১ হাজার ৯৯৯ টাকা। ফোনটির অফার মূল্য থাকছে ১৯ হাজার ৬৯৯ টাকা।ফোনটির প্রধান ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেলের কোয়াড ফাংশন ক্যামেরা। আর সামনে রয়েছে ১৩ মেগাপিক্সেলের সেলফি ক্যামেরা। ক্যামেরায় কোয়াড পিক্সেল প্রযুক্তি ব্যবহারের কারণে এটি যেকোনো ধরনের আলোতে ভালো কাজ করবে। ডিসপ্লেতে রয়েছে ৬.৪ ইঞ্চি ফুল এইচডি অ্যামোলেড ডিসপ্লে। আর রয়েছে শক্তিশালী ৫ হাজার এমএএইচ ব্যাটারি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/332.csv b/Bangla_fin_news_articles/332.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e140032ec43e2a6802dc80ed3388861d8233c59c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/332.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +332,শ্রীলঙ্কা থেকে তিনটি শিক্ষা নিতে পারে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংক,2022-04-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার ধাক্কা কাটিয়ে শক্তিশালী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের পথে রয়েছে বাংলাদেশ। তবে ইউক্রেনরাশিয়া যুদ্ধ এবং বিশ্ববাজারে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় দুশ্চিন্তা রয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতির অনিশ্চয়তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতি ভালো অবস্থায় রয়েছে বলে উল্লেখ করেছে বিশ্বব্যাংক। গতকাল বুধবার দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতির হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সংস্থাটি। এ উপলক্ষে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া বিভাগের প্রধান অর্থনীতিবিদ হ্যান্স টিমার। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে গত বছর শিল্প উৎপাদন এবং সেবা খাত ঘুড়ে দাঁড়ানোয় শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে বাংলাদেশ। গত অর্থবছরে সরকারি হিসাবে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধির প্রাথমিক হিসাব দেওয়া হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে চলতি অর্থবছর ২০২১২২ জিডিপির এই প্রবৃদ্ধির হার ৬ দশমিক ৪ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। যা পরবর্তী অর্থবছরে বৃদ্ধি পেয়ে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। তবে মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশ ছাড়িয়েছে। ফেব্রুয়ারি মাসে দেশে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৬ দশমিক ২ শতাংশ। ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ এবং বিশ্ববাজারে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। এজন্য মূল্যস্ফীতি নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে প্রশ্ন করা হলে হ্যান্স টিমার সাংবাদিকদের বলেন শ্রীলঙ্কার আর বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট এক নয়। তারা উচ্চ ঋণের প্রভাবে ঝুঁকিতে পড়েছে। জিডিপির হিসাবে ৭০ শতাংশ ছাড়িয়েছে তাদের ঋণের পরিমাণ। বাংলাদেশের বৈদেশিক এবং অভ্যন্তরীণ ঋণ গ্রহণের পরিমাণ এখনো নিম্ন ঝুঁকিতে রয়েছে। বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা থেকে কী ধরনের শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন বাংলাদশে এক্ষেত্রে তিনটি শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে। তার প্রথমটি হলো উচ্চ সুদের ঋণ। শ্রীলঙ্কা বিশ্বব্যাংকের মতো বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে কম ঋণ নিয়ে উচ্চ সুদের বাণিজ্যিক ঋণে ঝুঁকেছে। এতে করে তাদের দায় বেড়ে গেছে। বাংলাদেশ এখনো বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ গ্রহণ করছে। এক্ষেত্রে ঋণ গ্রহণে সাবধান হতে হবে। দ্বিতীয়টি হলো রিজার্ভের ব্যবহার। বাংলাদেশে এখন যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রয়েছে তাতে সাত থেকে আট মাসের আমদানি দায় মেটানো সম্ভব। তাই রিজার্ভ ব্যবহারে সতর্ক হতে হবে। তৃতীয়টি হলো সরকারি ব্যয়। শ্রীলঙ্কা অনেক প্রকল্পে সরকারি ব্যয় করেছে যা থেকে তারা কোন রিটার্ন পায়নি। এজন্য সরকারের অপ্রয়োজনীয় ব্যয় থেকে দূরে থাকতে হবে। প্রতিবেদনে প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টিম্বন উল্লেখ করেছেন করোনার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে শুরু করায় দেশের দারিদ্র্য হার ২০২০ সালে সাড়ে ১২ শতাংশ থেকে কমে ১১ দশমিক ৯ শতাংশে নেমেছে। সামনের দিকে এগিয়ে যেতে মূল্যস্ফীতিকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। সেইসঙ্গে দেশের টেকসই এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির জন্য ইউক্রেনের যুদ্ধের সম্ভাব্য প্রভাবগুলো পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। প্রতিবেদনে বিশ্বব্যাংক সতর্ক করে বলেছে ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে এশিয়ার এই অঞ্চলের প্রবৃদ্ধিতে ধাক্কা লাগতে পারে। এবারের হিসাবে দক্ষিণ এশিয়ার প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে। যা আগের পূর্বাভাস থেকে এক শতাংশ কম। শ্রীলঙ্কায় গত বছর সাড়ে ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হলেও এবার ২ দশমিক ৪ শতাংশে নেমে আসবে। এ বছর ভারতের প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৮ শতাংশ যা পরের বছর ৭ দশমিক ১ শতাংশ হতে পারে। এছাড়া পাকিস্তানের প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৩ শতাংশ নেপালে ৩ দশমিক ৭ শতাংশ এবং ভুটানের ৪ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/333.csv b/Bangla_fin_news_articles/333.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..de6095d63d49389e95b9f5b6009d08af42418d28 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/333.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +333,সিটি ব্যাংকের চতুর্থ প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সিটি ব্যাংক,2022-04-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,২০২১ সালের চতুর্থ প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সিটি ব্যাংক। এ উপলক্ষে বুধবার ১৩ এপ্রিল আয়োজিত অনলাইন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিনিয়োগকারী শেয়ার বিশ্লেষক এবং গণমাধ্যমের কাছে ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন সম্পর্কে জানানো হয়। অনুষ্ঠানটি বিশ্বজুড়ে ওয়েবের মাধ্যমে ইন্টারনেটে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। ২০২১ সালে সিটি ব্যাংকের কনসোলিডেটেড শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ১৫ পয়সা যা ২০২০ সালে ছিল ৪ টাকা ৯ পয়সা। প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২১ সালে ব্যাংকটির কর পরবর্তী কনসোলিডেটেড মুনাফা প্রফিট আফটার ট্যাক্স দাঁড়িয়েছে ৫৪৯ কোটি টাকা যা গত বছর ছিল ৪৩৬ কোটি টাকা। আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন ব্যাংকের সাম্প্রতিক কৌশলগত অবস্থান এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানান। অনুষ্ঠানে ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চীফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার মো. মাহবুবুর রহমান আর্থিক প্রতিবেদনের নানা দিক বিস্তারিত বর্ণনা করেন। উল্লেখ্য গত কয়েক বছরে সিটি ব্যাংকের কার্যক্রম ও ক্রমোন্নতি আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের নজর কেড়েছে এবং এ আয়োজন ব্যাংকটির সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের সম্পর্ক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/334.csv b/Bangla_fin_news_articles/334.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5876b9b9748fe1b8961dadaf4d52cab0009883ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/334.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +334,পুঁজিবাজার আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা,2022-04-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবসের চেয়ে তৃতীয় কর্মদিবস গতকাল মঙ্গলবার আরও বড় দরপতন হলো দেশের পুঁজিবাজারে। গতকাল শেয়ার কেনার চেয়ে বিক্রির চাপ এত বেশি ছিল যে প্রায় অর্ধশতাধিক কোম্পানির ক্রেতাই খুঁজে পাওয়া যায়নি। শুধু তাই নয় দিনের শুরু থেকে শেষ সময় পর্যন্ত ব্যাংক বিমা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ লেনদেন হওয়া প্রায় ৯০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ভয়আতঙ্ক আরো বেড়েছে। তারা নতুন করে বাজারে আবারও ধস হতে পারে এ আতঙ্কে শেয়ার বিক্রি করছেন। তার প্রভাবে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক কমেছে ৬৪ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচক কমেছে ১৫৪ পয়েন্ট। ... বাংলাদেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কিনছে শ্রীলঙ্কার কোম্পানি ... বাংলাদেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কিনছে শ্রীলঙ্কার কোম্পানি ...বাংলাদেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কিনছে শ্রীলঙ্কার কোম্পানি সূচকের পাশাপাশি উভয় বাজারে কমেছে লেনদেনও। এর ফলে রবিবার সূচক বৃদ্ধির পর সোম ও মঙ্গলবার টানা দুদিন দরপতন হলো। তার আগে গত সপ্তাহ টানা চার দিন দরপতন হয়েছিল। ডিএসইর তথ্য মতে গতকাল মঙ্গলবার বাজারটিতে ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠানের মোট ১২ কোটি ৪৪ লাখ ৭১ হাজার ৬৩৭টি শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮টির কমেছে ২৩৭টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের। লেনদেন হওয়া প্রায় সব শেয়ারের দাম কমায় গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৪ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৫৭৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে কমেছে ১১ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট এবং ডিএস৩০ সূচক কমেছে ২০ দশমিক ২৬ পয়েন্ট। ডিএসইতে ৫৩২ কোটি ৯৫ লাখ ৮ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬৪৩ কোটি ৫৬ লাখ ৯৭ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে। ... ১০০ কর্মীকে গাড়ি উপহার দিলো চেন্নাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান ... ১০০ কর্মীকে গাড়ি উপহার দিলো চেন্নাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান ...১০০ কর্মীকে গাড়ি উপহার দিলো চেন্নাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান ডিএসইতে গতকাল লেনদেনের শীর্ষে ছিল আইপিডিসির শেয়ার। এরপর ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড লাফার্জহোলসিম জেনেক্স ইনফোসেস বিডি ল্যাম্পস স্কয়ার ফার্মা সোনালি পেপার লঙ্কা বাংলা ফাইন্যান্স ফরচুন সুজ এবং ওরিয়ন ফার্মাসিটিউক্যালস লিমিটেড। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৫৪ দশমিক ২৫ পয়েন্ট কমে ১৯ হাজার ৩৪০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে ২৫২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২১৩টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির দাম। এ বাজারে ১০ কোটি ৬২ লাখ ৬৬ হাজার ৮২৮ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৪ কোটি ৯১ লাখ ২৮ হাজার ৪ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/335.csv b/Bangla_fin_news_articles/335.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f26506c8cb010c23b385d627d637467341342f83 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/335.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +335,পুঁজিবাজার আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা,2022-04-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবসের চেয়ে তৃতীয় কর্মদিবস গতকাল মঙ্গলবার আরও বড় দরপতন হলো দেশের পুঁজিবাজারে। গতকাল শেয়ার কেনার চেয়ে বিক্রির চাপ এত বেশি ছিল যে প্রায় অর্ধশতাধিক কোম্পানির ক্রেতাই খুঁজে পাওয়া যায়নি। শুধু তাই নয় দিনের শুরু থেকে শেষ সময় পর্যন্ত ব্যাংক বিমা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ লেনদেন হওয়া প্রায় ৯০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ভয়আতঙ্ক আরো বেড়েছে। তারা নতুন করে বাজারে আবারও ধস হতে পারে এ আতঙ্কে শেয়ার বিক্রি করছেন। তার প্রভাবে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক কমেছে ৬৪ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচক কমেছে ১৫৪ পয়েন্ট। ... বাংলাদেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কিনছে শ্রীলঙ্কার কোম্পানি ... বাংলাদেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কিনছে শ্রীলঙ্কার কোম্পানি ...বাংলাদেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কিনছে শ্রীলঙ্কার কোম্পানি সূচকের পাশাপাশি উভয় বাজারে কমেছে লেনদেনও। এর ফলে রবিবার সূচক বৃদ্ধির পর সোম ও মঙ্গলবার টানা দুদিন দরপতন হলো। তার আগে গত সপ্তাহ টানা চার দিন দরপতন হয়েছিল। ডিএসইর তথ্য মতে গতকাল মঙ্গলবার বাজারটিতে ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠানের মোট ১২ কোটি ৪৪ লাখ ৭১ হাজার ৬৩৭টি শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮টির কমেছে ২৩৭টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের। লেনদেন হওয়া প্রায় সব শেয়ারের দাম কমায় গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৪ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৫৭৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে কমেছে ১১ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট এবং ডিএস৩০ সূচক কমেছে ২০ দশমিক ২৬ পয়েন্ট। ডিএসইতে ৫৩২ কোটি ৯৫ লাখ ৮ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬৪৩ কোটি ৫৬ লাখ ৯৭ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে। ... ১০০ কর্মীকে গাড়ি উপহার দিলো চেন্নাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান ... ১০০ কর্মীকে গাড়ি উপহার দিলো চেন্নাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান ...১০০ কর্মীকে গাড়ি উপহার দিলো চেন্নাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান ডিএসইতে গতকাল লেনদেনের শীর্ষে ছিল আইপিডিসির শেয়ার। এরপর ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড লাফার্জহোলসিম জেনেক্স ইনফোসেস বিডি ল্যাম্পস স্কয়ার ফার্মা সোনালি পেপার লঙ্কা বাংলা ফাইন্যান্স ফরচুন সুজ এবং ওরিয়ন ফার্মাসিটিউক্যালস লিমিটেড। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৫৪ দশমিক ২৫ পয়েন্ট কমে ১৯ হাজার ৩৪০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে ২৫২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২১৩টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির দাম। এ বাজারে ১০ কোটি ৬২ লাখ ৬৬ হাজার ৮২৮ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৪ কোটি ৯১ লাখ ২৮ হাজার ৪ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/336.csv b/Bangla_fin_news_articles/336.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d378ef76240ed1dadb35dc92b484335b70d995a1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/336.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +336,এ বৈশাখীতে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের উৎসব ধামাকা,2022-04-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সম্রাট জালাল উদ্দিন আকবর এর সময় থেকেই পহেলা বৈশাখ তথা বাংলা নববর্ষ বাঙালী জাতি সত্তার সাথে অঙ্গাঅঙ্গি ভাবে জড়িত। করোনার কারণে গত দুই বছর বন্ধ থাকার পর উৎসব প্রেমীরা মুখিয়ে আছেন এবারের বৈশাখকে বরণ করে নিতে। আর বাঙ্গালীর এই প্রাণের উৎসবকে ভিন্ন মাত্রা দিতে দেশের জনপ্রিয় সর্ববৃহৎ চেইনস্টোর ও সর্বপ্রথম সার্টিফাইড গহনা প্রস্তুত বিক্রয় ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড দিচ্ছে প্রতিটি কেনাকাটায় স্ক্রাচ কার্ড এর মাধ্যমে নিশ্চিত ক্যাশ ব্যাক স্পেশাল স্ক্রিমের জুয়েলারী ও সকল ডায়মন্ড জুয়েলারী উপর ২৫ ডিসকাউন্ট সহ ইএমআই কিস্তি সুবিধা। অফারটি চলবে ১২ ১৩ ১৪ ও ১৫ এপ্রিল সারা দেশে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এর সকল শোরুমে। আর ভার্চুয়াল কেনাকাটায় রয়েছে সকল ডায়মন্ড জুয়েলারীতে ২৭ ছাড় গোল্ড জুয়েলারীর মেকিং চার্জে শতভাগ ছাড় ফ্রি হোম ডেলিভারি সহ শর্ত সাপেক্ষ ইএমআই কিস্তি সুবিধা। এছাড়াও শুধু মাত্র অনলাইন ৩৯৯৯ টাকায় ডায়মন্ড এর নোজপিন ৫৯৯৯ টাকায় ডায়মন্ড লকেট ও ৮৯৯৯ টাকায় ডায়মন্ড এর আংটি। অফারটি চলবে ১৪ এপ্রিল রাত ১১.৫৯ মিনিট পর্যন্ত শুধুমাত্র অনলাইনে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/337.csv b/Bangla_fin_news_articles/337.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76069cdfd2e411df1105f215d82f043218e0ed83 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/337.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +337,এ বৈশাখীতে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের উৎসব ধামাকা,2022-04-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সম্রাট জালাল উদ্দিন আকবর এর সময় থেকেই পহেলা বৈশাখ তথা বাংলা নববর্ষ বাঙালী জাতি সত্তার সাথে অঙ্গাঅঙ্গি ভাবে জড়িত। করোনার কারণে গত দুই বছর বন্ধ থাকার পর উৎসব প্রেমীরা মুখিয়ে আছেন এবারের বৈশাখকে বরণ করে নিতে। আর বাঙ্গালীর এই প্রাণের উৎসবকে ভিন্ন মাত্রা দিতে দেশের জনপ্রিয় সর্ববৃহৎ চেইনস্টোর ও সর্বপ্রথম সার্টিফাইড গহনা প্রস্তুত বিক্রয় ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড দিচ্ছে প্রতিটি কেনাকাটায় স্ক্রাচ কার্ড এর মাধ্যমে নিশ্চিত ক্যাশ ব্যাক স্পেশাল স্ক্রিমের জুয়েলারী ও সকল ডায়মন্ড জুয়েলারী উপর ২৫ ডিসকাউন্ট সহ ইএমআই কিস্তি সুবিধা। অফারটি চলবে ১২ ১৩ ১৪ ও ১৫ এপ্রিল সারা দেশে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এর সকল শোরুমে। আর ভার্চুয়াল কেনাকাটায় রয়েছে সকল ডায়মন্ড জুয়েলারীতে ২৭ ছাড় গোল্ড জুয়েলারীর মেকিং চার্জে শতভাগ ছাড় ফ্রি হোম ডেলিভারি সহ শর্ত সাপেক্ষ ইএমআই কিস্তি সুবিধা। এছাড়াও শুধু মাত্র অনলাইন ৩৯৯৯ টাকায় ডায়মন্ড এর নোজপিন ৫৯৯৯ টাকায় ডায়মন্ড লকেট ও ৮৯৯৯ টাকায় ডায়মন্ড এর আংটি। অফারটি চলবে ১৪ এপ্রিল রাত ১১.৫৯ মিনিট পর্যন্ত শুধুমাত্র অনলাইনে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/338.csv b/Bangla_fin_news_articles/338.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3a7745c982b8d7442071110d886af9b8ea73360f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/338.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +338,দেশীয় ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য খাতের বিকাশে সহায়তা বাড়াতে অভিমত বিশেষজ্ঞদের,2022-04-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের সফলতা ও গর্বের অন্যতম নিদর্শন ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন শিল্পখাত। সরকারের সময়োপযোগী নীতি সহায়তায় এ খাতের সুনাম ও অবদান দেশ ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বজুড়ে। বিশেষ করে কম্প্রেসর ও রেফ্রিজারেটর উৎপাদনে বাংলাদেশ অনন্য মাইলফলক সৃষ্টি করেছে। তাই করোনা পরবর্তী ক্ষতি কাটিয়ে দেশীয় ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্যের বিকাশে বিদ্যমান সুবিধা অব্যাহত এবং ক্ষেত্রবিশেষে তা বাড়ানোর পক্ষে অভিমত দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট বিভাগের ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা অর্থনীতিবিদ এবং উদ্যোক্তা সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। সংশ্লিষ্টদের মতে গত এক যুগে বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তি শিল্পখাতের অভূতপূর্ব বিকাশ ঘটেছে। যার মূলে রয়েছে বর্তমান সরকারের গৃহীত শিল্পবান্ধব বিভিন্ন নীতিমালা শতভাগ বিদ্যুতায়ন এবং এ খাতের উদ্যোক্তাদের দেওয়া নানান সুবিধা। সরকারের এসব শিল্পমুখী নীতি এবং উন্নয়নের ফলে দেশের ইলেকট্রনিক্স খাতে বিপুল পরিবর্তন হয়েছে। আগে এ খাত ছিলো পুরোপুরি আমদানি নির্ভর। তখন রেফ্রিজারেটরের বার্ষিক চাহিদা ছিলো মাত্র ৩ লাখ ইউনিট। আর এ খাতে কর্মসংস্থান ছিলো শ পাঁচেক মানুষের। এক যুগের ব্যবধানে সে চিত্র পুরোপুরি পাল্টে গেছে। দেশের ইলেকট্রনিক্স খাতে বর্তমানে প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থান হয়েছে কয়েক লক্ষ মানুষের। ৩ লাখের জায়গায় রেফ্রিজারেটরের বার্ষিক চাহিদা দাঁড়িয়েছে ৩০ লক্ষাধিক। এ খাতকে কেন্দ্র করে গ্রামীণ অর্থনীতিরও বিকাশ ঘটেছে। যা সম্ভব হয়েছে এ খাতে স্থানীয় শিল্পের বিকাশের ফলে। দেশীয় ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য খাতের বিকাশের ফলে বিপুল পরিমাণ পণ্যের আমদানি ব্যয় সাশ্রয় হয়েছে। এ শিল্প হয়ে উঠেছে সম্ভাবনাময় রপ্তানি খাত। তৈরি পোশাকের পর এ খাতটিতে রপ্তানি আয়ের ভবিষ্যৎ বলে মনে করছেন অর্থনীতি বিশেষজ্ঞরা। ইতোমধ্যেই বাংলাদেশে থেকে বিশ্বের ৪০টিরও বেশি দেশে ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য রপ্তানি হচ্ছে। যার মধ্যে অন্যতম কম্প্রেসর ও এর যন্ত্রাংশ রেফ্রিজারেটর টেলিভিশন এয়ার কন্ডিশনার হোম অ্যাপ্ল্যায়েন্স মোবাইল ফোন ল্যাপটপ ইত্যাদি। বাংলাদেশে তৈরি এসব পণ্য বিশ্ববাজারে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে। যা দেশের রপ্তানি আয়ে অবদান রাখছে। পাশাপাশি শিল্পোন্নত বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং হচ্ছে। তাই সংশ্লিষ্টরা এ খাতে সব ধরনের সুবিধা দেয়ার পক্ষে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াতউলইসলাম বলেন দেশীয় উৎপাদিত পণ্য ও শিল্পের ক্ষেত্রে বিদ্যমান সুযোগসুবিধা আরও অব্যাহত থাকা প্রয়োজন। দেশে যেসব পণ্য উৎপাদিত হচ্ছে সেগুলোকে উৎসাহ দেওয়া দরকার। এর ফলে দেশে আমদানির ওপর চাপ কমবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব পরিকল্পনা মো. মোশারফ হোসেন বলেন সরকার বিশ্বাস করে দেশীয় শিল্প বিকাশে সহায়তা দিলে এবং বিনিয়োগের সুযোগ বাড়ানো হলে দেশে বিনিয়োগ বাড়বে। বিনিয়োগ বাড়লে কর্মসংস্থান বাড়বে একই সঙ্গে দেশীয় শিল্প বিকশিত হবে। সুনির্দিষ্ট কোনো খাত নিয়ে এখনই অগ্রিম কিছু বলা হচ্ছে না তবে এতটুকু বলতে পারি আগামী বাজেটও দেশীয় শিল্প বিকাশে সহায়ক বাজেট হতে যাচ্ছে। জানা গেছে রপ্তানি টার্গেট করে ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য খাতে ব্যাপক নতুন বিনিয়োগ হচ্ছে। ইতোমধ্যেই বাংলাদেশি একটি প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় ইনভার্টার এবং ফিক্সড স্পিড কম্প্রেসর ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট গবেষণা ও উন্নয়ন আরঅ্যান্ডডি মেধাসম্পদ প্যাটেন্ট ডিজাইন এবং সফটওয়্যার লাইসেন্স ৫৭টি দেশে ট্রেডমার্কসহ ৫০ বছরের ঐতিহ্যবাহী ৩টি ইউরোপীয় ব্র্যান্ডের যথা এসিসি জানুসি ইলেকট্রোমেকানিকা জেম এবং ভার্ডিকটারএর স্বত্ব পেয়েছে। ইউরোপআমেরিকার বাজারে রপ্তানির লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি এ উদ্যোগ নিয়েছে। যা নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি রপ্তানি আয় বৃদ্ধি বিদ্যুৎসাশ্রয়ী পণ্য উৎপাদন টেকসই লক্ষ্যমাত্রা উন্নয়ন ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যাপক অবদান রাখতে সক্ষম হবে। এ প্রসঙ্গে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি মহাপরিচালক মাহবুবুর রহমান বলেন দেশের শিল্প সহায়ক যে কোনো বিষয়েই সরকারের আগ্রহ রয়েছে। এ বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে আমি মনে করি। আর বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান মো. আফজাল হোসেন জানিয়েছেন দেশীয় শিল্পখাতের উদ্যোক্তারা নীতিগত বা কোনো রকম সহায়তা চাইলে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করবেন তারা। এদিকে কোভিড১৯ মহামারীর কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি বিপর্যস্ত। কিন্তু সরকারের গৃহীত সময়োপযোগী বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতি রয়েছে প্রবৃদ্ধির ধারায়। উন্নয়নের এ ধারা বজায় রাখতে দেশের ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তি খাতে নীতি সহায়তা বাড়ানোর দাবি করেছেন উদ্যোক্তা সংগঠনের নেতারা। বাংলাদেশ রেফ্রিজারেটর ম্যানুফ্যাকচারারস অ্যান্ড এক্সপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশন বিআরএমইএ মহাসচিব জাহিদুল আলম বলেন দেশের ইলেকট্রনিক্স এবং প্রযুক্তি শিল্পখাত এ ধাক্কা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্যের কাঁচামাল এবং খুচরা যন্ত্রাংশের দাম ব্যাপক বেড়েছে। যার প্রভাব পড়েছে ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন শিল্পখাতে। ইতোমধ্যেই ভোক্তা পর্যায়ে এসব পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এমন অবস্থায় স্থানীয় ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিখাতে ব্যাপক সহায়তার প্রয়োজন। বর্তমানে সরকারের দেয়া সুবিধা বাড়ানো জরুরি হয়ে পড়ছে। তা না হলে এসব পণ্যের দাম আরও বাড়বে। যা ভোক্তাদের নাগালের বাইরে চলে যাবে। তিনি আরও বলেন আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় দেশ শতভাগ বিদ্যুতায়নের আওতায় এসেছে। এর পুরো সুফল পেতে প্রয়োজন বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পণ্যের উৎপাদন ও ব্যবহার। এ প্রসঙ্গে জাতিসংঘ উন্নয়ন প্রোগ্রাম বা ইউএনডিপি বাংলাদেশএর কান্ট্রি ইকোনোমিস্ট অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ বলেন ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট শিল্পবান্ধব এবং কর্মসংস্থানবান্ধব বাজেট। এই বাজেটে চেষ্টা করা হয়েছে জীবনজীবিকার মধ্যে একটা ভারসাম্য রেখে দেশের অর্থনীতিতে গতিশীলতা আনার। আগামী বাজেটেও বিষয়গুলো প্রাধান্য পাবে বলে আশা করা যায়। সে হিসেবে দেশীর শিল্পের ক্ষেত্রে যেসব সুবিধা রয়েছে সেগুলোও অব্যাহত থাকতে পারে। তিনি বলেন দেশীয় শিল্প সহায়ক সুবিধাগুলো আরও কয়েক বছর থাকা ভালো হবে। সংশ্লিষ্টদের মতে সরকার ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য খাতে যে সুবিধা দিচ্ছে এ খাতের উদ্যেক্তারা তার অনেক বেশি ফেরত দিচ্ছেন। এতে স্থানীয় ও বৈদেশিক বিনিয়োগ হচ্ছে কর্মসংস্থান ও দেশীয় উৎপাদন বাড়ছে আমদানি ব্যয় হ্রাস পাচ্ছে বিপরীতে বাড়ছে রপ্তানি আয়। যা রাজস্ব খাতে অবদান রাখছে। তাই এ খাতে বিদ্যমান সুবিধা অব্যাহত এবং তা বাড়ানোর এখনই উপযুক্ত সময়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/339.csv b/Bangla_fin_news_articles/339.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ae7e26ffdf641f8da491320187a98ae41b2ae964 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/339.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +339,ভরিতে ১৭৫০ টাকা বাড়লো স্বর্ণের দাম,2022-04-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে। ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। তাতে সবচেয়ে ভালো মানের এই স্বর্ণের প্রতি ভরির দাম হয়েছে ৭৮ হাজার ৮৫০ টাকা।আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে। ভালো মানের ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৮ হাজার ৮৪৯ টাকা হয়েছে।সোমবার ১১ এপ্রিল রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। মঙ্গলবার ১২ এপ্রিল থেকে দেশে স্বর্ণের নতুন এই দর কার্যকর হবে। ... স্বর্ণের দাম ভরিতে ৩ হাজার ২৬৫ টাকা বাড়লো ... স্বর্ণের দাম ভরিতে ৩ হাজার ২৬৫ টাকা বাড়লো ...স্বর্ণের দাম ভরিতে ৩ হাজার ২৬৫ টাকা বাড়লোবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে এখন থেকে দেশের বাজারে ২২ ক্যারেট মানের স্বর্ণের একেক ভরি বিক্রি হবে ৭৮ হাজার ৭৫০ টাকায়। গত ১৫ মার্চ এই মানের স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল প্রতি ভরি ৭৮ হাজার ১৫০ টাকা। এক সপ্তাহ পরই ২২ মার্চ এই মানের স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল প্রতি ভরি ৭৭ হাজার ১০০ টাকা। অর্থাৎ ওই সময়ে দুই দফায় ২২ ক্যারেট মানের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কমানো হয় ২ হাজার ২১৫ টাকা। এবারে এক দফাতেই প্রতি ভরিতে দাম বাড়ল ১ হাজার ৭৫০ টাকা।২২ ক্যারেটের পাশাপাশি অন্যান্য মানের স্বর্ণের দামও বেড়েছে। ২১ ক্যারেট মানের স্বর্ণের দাম এখন প্রতি ভরি ৭৫ হাজার ৩৫০ টাকা যা আগে ছিল ৭৩ হাজার ৬০০ টাকা। অন্যদিকে ১৮ ক্যারেট মানের স্বর্ণের দাম এখন প্রতি ভরি ৬৪ হাজার ৫৬০ টাকা যা আগে ছিল ৬৩ হাজার ১০০ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতিতে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম এখন হবে ৫৩ হাজার ৮৩০ টাকা যা আগে ছিল ৫২ হাজার ৬০৫ টাকা। ... আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম আজ থেকে কার্যকর ... আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম আজ থেকে কার্যকর ...আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম আজ থেকে কার্যকরবাজুসের হিসাব বলছে ২১ ক্যারেট মানের স্বর্ণের দামও বেড়েছে ভরিতে ১ হাজার ৭৫০ টাকা। অন্যদিকে ১৮ ক্যারেট মানের স্বর্ণের দাম বেড়েছে ভরিতে ১ হাজার ৪৬০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের দাম বেড়েছে ভরিতে ১ হাজার ২২৫ টাকা।স্বর্ণের দাম বাড়লেও রুপার দাম আগের মতোই আছে। সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেট রুপার দাম প্রতি ভরি ১ হাজার ৫১৬ টাকা ২১ ক্যারেট মানের রুপার দাম ১ হাজার ৪৩৫ টাকা ১৮ ক্যারেট মানের রুপার দাম ১ হাজার ২২৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম প্রতি ভরি ৯৩৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/34.csv b/Bangla_fin_news_articles/34.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4726868b3eba34f984f1259a29346620a6376db0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/34.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +34,হিলি দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু,2022-07-23,হাকিমপুর দিনাজপুর সংবাদদাতা,দীর্ঘ ১০ মাস বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু হয়েছে। শনিবার ২৩ জুলাই দুপুর ১টায় আমদানি করা চালবাহী ভারতীয় ট্রাকগুলি বন্দরে প্রবেশ করে। হিলি স্থলবন্দরের বেসরকারী অপারেটর পানামা হিলি পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন মল্লিক জানান সরকার দেশে চালের সরবরাহ ও দাম স্বাভাবিক রাখতে শুল্ক কমিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি করার সিদ্ধান্ত নেয়। এর ফলে শনিবার থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু হয়েছে। নওগাঁর এ. কে. ট্রেডিং নামে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এসব চল আমদানি করছেন। গত বছরের ৩১ আগস্ট থেকে এই বন্দর দিয়ে চাল আমদানি বন্ধ ছিল। হিলি স্থল শুল্ক ষ্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা নুরল আলম খান জানান শনিবার থেকে এই বন্দর দিয়ে দেশে চাল আমদানি শুরু হয়েছে। আমদানিকারকেরা ২৫ শতাংশ শুল্ক দিয়ে চাল আমদানি করছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/340.csv b/Bangla_fin_news_articles/340.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..955ac13ec5657d8b2d04c86b8fd61fe4c73e0fb3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/340.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +340,দরপতনের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে শেয়ারবাজার,2022-04-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্য দিবস সোমবার ১১ এপ্রিল দেশের শেয়ারবাজারে সূচকের পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দরপতন। এ নিয়ে টানা দরপতনের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে শেয়াবাজার। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৩ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৬৩৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস শরীয়াহ সূচক ৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৫৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৪৫১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ... ২৩ এপ্রিল থেকে ট্রেনের অগ্রিম টিকেট বিক্রি ... ২৩ এপ্রিল থেকে ট্রেনের অগ্রিম টিকেট বিক্রি ...২৩ এপ্রিল থেকে ট্রেনের অগ্রিম টিকেট বিক্রি ডিএসইতে লেনদেনে হওয়া ৩৮১টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৯১টির কমেছে ২৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের। এদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই প্রধান সূচক সিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২৪ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ৭০১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪০ পয়েন্ট কমে ১৯ হাজার ৫০৪ পয়েন্টে সিএসই৫০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৪৮ পয়েন্টে এবং সিএসই৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ১২৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে মোট ২৭৯টির মধ্যে দর বেড়েছে ৮৩টির কমেছে ১৬৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/341.csv b/Bangla_fin_news_articles/341.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f3461c48600253cc56d652dc098960ef82f47997 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/341.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +341,সিটি ব্যাংকের নতুন উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ,2022-04-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিটি ব্যাংকের নতুন উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ডিএমডি হিসেবেফারুক আহমেদকে পদোন্নতি প্রদান করা হয়েছে। সোমবার ১১ এপ্রিল ব্যাংকটির পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে। ফারুক আহমেদ একই ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট হেড অব ট্রেড সার্ভিস হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ২০১৩ সালে তিনি সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব ট্রেড সার্ভিস হিসেবে সিটি ব্যাংকে যোগদান করেন। ১৯৯৪ সালে আইএফআইসি ব্যাংকে ক্যারিয়ার শুরু করেন ফারুক আহমেদ। পরবর্তীকালে ঢাকা ব্যাংকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে তিনি দায়িত্ব পালন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/342.csv b/Bangla_fin_news_articles/342.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7147ef82f5e4790a6bcc9e8f3dc2ff6630238f96 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/342.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +342,করোনার প্রভাবে পর্যটন খাতে ক্ষতি ৬০ হাজার কোটি টাকা,2022-04-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কোভিড১৯ মহামারির ফলে যেসব খাত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল তার মধ্যে হসপিটালিটি এবং ট্যুরিজম অন্যতম। কোভিড১৯এর কারণে এই সেক্টরে মোট মূল্য সংযোজনের প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। যদি মহামারি না থাকত সে ক্ষেত্রে এই পর্যটন খাত দেশের অর্থনীতিতে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা অবদান রাখতে সক্ষম হতো। মহামারির কারণে এই অবদান ৯৫ হাজার কোটি টাকায় নেমে এসেছে। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিআইডিএস এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। দ্য কোভিড১৯ প্যানডেমিক অ্যান্ড দ্য হসপিটালিটি অ্যান্ড ট্যুরিজম সেক্টর ইন বাংলাদেশ শিরোনামের গবেষণায় বলা হয়েছে করোনার কারণে উল্লিখিত খাতগুলো অর্থনীতিতে যে অবদান রাখতে পারত তার অনেক কম অবদান রেখেছে। বিশেষ করে পরিবহন খাতে মূল্যসংযোজন ৪০ শতাংশ কম হয়েছে। তাছাড়া হোটেল এবং রিসোর্ট ও রেস্তোরাঁ একচতুর্থাংশ কম মূল্য সংযোজন করতে পেরেছে। গবেষণার ফলাফল তুলে ধরতে গতকাল রবিবার বিআইডিএস ভবনে বিআইডিএসের মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেনের সঞ্চালনায় সেমিনারে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অতিরিক্ত সচিব জাবেদ আহমেদ। মূল গবেষণা উপস্থাপন করেন জ্যেষ্ঠ গবেষক মোহাম্মদ ইউনুস। উপস্থাপনায় তিনি বলেন এই সমীক্ষাটির মাধ্যমে কোভিডের কারণে এই সেক্টরে বিক্রয় রাজস্ব হ্রাস কর্মী ছাঁটাই এবং কর্মজীবীদের কর্মঘণ্টা হ্রাস এবং তাদের উপার্জনের তুলনামূলক পর্যালোচনা করা হয়েছে। সারা দেশের আটটি বিভাগীয় শহর এবং কক্সবাজারে অবস্থিত ২০০টি হোটেল ও রিসোর্ট ১৩৮টি ট্রাভেল এজেন্সি এবং ট্যুর অপারেটর ২০০ রেস্তোরাঁ ও ৬৩টি এসএমই উদ্যোক্তা এবং কর্মচারীদের নিয়ে জরিপটি করা হয়। ফলাফলে দেখা যায় ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২০ সালে দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে এপ্রিলজুন এই সেক্টরে বিক্রয় এবং আয় উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। এই পতন হোটেল এবং রিসোর্টগুলোর জন্য প্রায় ৮৪ শতাংশ এবং ট্যুর অপারেটর এবং ট্রাভেল এজেন্ট বিনোদন পার্কের জন্য প্রায় ৯৮ থেকে শতভাগ। তবে বেশির ভাগ উদ্যোক্তাদের তৃতীয় ত্রৈমাসিক জুলাইসেপ্টেম্বর থেকে বিক্রয় রাজস্বের উন্নতি হয়েছে যা পরবর্তী সময়ে আরো বেড়েছে।প্রাকমহামারি বছরের তুলনায় মহামারি বছরে হোটেল এবং রিসোর্ট দ্বারা নিয়োগকৃত কর্মচারীর গড় সংখ্যা ৪২ শতাংশ কম ছিল কিন্তু ছাঁটাই তিন গুণ বেশি হয়েছে। অন্য দিকে ২০২০ সালে হোটেল এবং রিসোর্টে ৩৪ শতাংশ মজুরি বা বেতন হ্রাস হয়। ট্যুর অপারেটর ৩৪ শতাংশ এবং ট্রাভেল এজেন্টদের ২৬ শতাংশ মজুরি এবং বেতন গড় হ্রাস উল্লেখযোগ্য। তুলনামূলকভাবে এই সাবসেক্টরে কর্মচারীদের জন্য সুবিধাগুলো প্রায় ৫০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। গবেষণায় বলা হয়েছে এই খাতগুলোর অধীনস্থ সংস্হাগুলো কোভিড১৯ মহামারি কারণে ক্ষতি পুনরুদ্ধার করা সরকারি সহায়তা ছাড়া অসম্ভব। তাদের জন্য বাজেটে প্রণোদনার ব্যবস্থা এবং কম সুদের ঋণের ব্যবস্থার সুপারিশ করা হয়োছে। বিআইডিএস মহাপরিচালক বিনায়ক সেন বলেন শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশ পর্যটন খাতে নির্ভরশীল নয়। বাংলাদেশ রেমিট্যান্স ও পোশাক খাতের ওপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি এক নয়। তার পরও পর্যটন খাত প্রবৃদ্ধিতে অনেক অবদান রাখে। করোনা সংকটে অন্যান্য খাতকে টেনে তুলতে সরকার যেভাবে উদ্যোগ নিয়েছে সেভাবে পর্যটন খাতে দেখা যায়নি। পর্যটন খাতেও সরকারের নজর দেওয়া জরুরি বলে তিনি মনে করেন।বিআইডিএসএর সুপারিশে বলা হয়েছে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং বেসরকারি খাতকে তাদের ব্যবসা করার সুবিধার্থে পর্যটন স্থান এবং আশপাশের জনসাধারণের অবকাঠামোর উন্নয়ন অপরিহার্য। সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় প্রয়োজন যাতে পর্যটক এবং সংশ্লিষ্ট বেসরকারি সংস্থা উভয়ই অপ্রয়োজনীয় ঝামেলা ও হয়রানি এড়াতে পারে। তাছাড়া কর্মচারীদের ন্যায্য মজুরি এবং বেতন সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/343.csv b/Bangla_fin_news_articles/343.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..999027d6b1b898a0d56e3a7d82bcfd90901cca14 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/343.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +343,যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্সে চমক,2022-04-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা মহামারির মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র রেমিট্যান্সপ্রবাহ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। করোনা শুরু হওয়ার পর শীর্ষ রেমিট্যান্স প্রেরণকারী দেশগুলো থেকে রেমিট্যান্স কমলেও যুক্তরাষ্ট্র থেকে বেড়েছে। ফলে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে পেছনে ফেলে রেমিট্যান্সের উত্স দেশের তালিকায় দ্বিতীয় স্হান করে নিয়েছে দেশটি। এর ধারাবাহিকতায় গত মার্চেও রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন দেশটির প্রবাসীরা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন আগের তুলনায় এখন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে টাকা পাঠানো সহজ হয়েছে। এছাড়া বৈধ পথে প্রণোদনা পাওয়া যাচ্ছে। পাশাপাশি মহামারিতে দেশে স্বজনদের কথা বিবেচনায় নিয়ে প্রবাসীরা আগের তুলনায় বেশি অর্থ পাঠাচ্ছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য বলছে চলতি বছরের মার্চ মাসে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশের প্রবাসীরা ৩০ কোটি ৮৮ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। অতীতে একক মাসে এত পরিমাণ রেমিট্যান্স আসেনি দেশটি থেকে। ধারাবাহিকভাবে বাড়তে থাকা দেশটির রেমিট্যান্সপ্রবাহ শীর্ষে থাকা সৌদির কাছাকাছি চলে এসেছে। ... কনটেইনার ভাড়া বেড়েছে ছয় থেকে সাত গুণ ... কনটেইনার ভাড়া বেড়েছে ছয় থেকে সাত গুণ ...কনটেইনার ভাড়া বেড়েছে ছয় থেকে সাত গুণ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্হান মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে ১ কোটি ২০ লাখ বাংলাদেশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্হান করছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায় বাংলাদেশে রেমিট্যান্স আহরণে বেশি ভূমিকা পালন করছেন মধ্যপ্রাচ্য ও আমেরিকা ও ইউরোপের দেশে থাকা প্রবাসীরা। স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশে বরাবরই সৌদি আরব থেকে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসছে। এর পরই ছিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের অবস্হান। তা ডিঙিয়ে দ্বিতীয়তে এখন যুক্তরাষ্ট্র আর তৃতীয়তে উঠে এসেছে যুক্তরাজ্য। একসময় দ্বিতীয় থাকা আরব আমিরাতের অবস্হান এখন চতুর্থ অবস্হানে। বাংলাদেশের প্রবাসীদের বড় বাজার মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরব। বিভিন্ন সংস্হার তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে ২২ লাখের মতো বাংলাদেশি অভিবাসী সৌদি আরবে কর্মরত রয়েছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে মার্চ মাসে রেমিট্যান্স আহরণে শীর্ষে থাকা সৌদি আরর থেকে এসেছে ৩৭ কোটি ৭৫ লাখ ডলার। দ্বিতীয়তে থাকা যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ৩০ কোটি ৮৮ লাখ ডলার। যুক্তরাজ্য থেকে এসেছে ২১ কোটি ৪১ লাখ ডলার। আরব আমিরাত থেকে পাঠিয়েছে ১৮ কোট ৪১ লাখ ডলার। এ ছাড়া মার্চে কুয়েত থেকে এসেছে ১৪ কোটি ৪৪ লাখ ডলার কাতার ১১ কোটি ৯৫ লাখ ইতালি ৮ কোটি ৫৪ লাখ মালয়েশিয়ার থাকা বাংলাদেশি প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ৮ কোটি ১৪ লাখ ওমান থেকে পাঠিয়েছেন ৭ কোটি ৪৩ লাখ এবং বাহরাইন থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৫ কোটি ৭৫ লাখ ডলার। ... ৮ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি ২২৩০ কোটি টাকা ... ৮ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি ২২৩০ কোটি টাকা ...৮ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি ২২৩০ কোটি টাকা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী মার্চ মাসে প্রবাসীরা ১৮৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন যা আগের মাসের চেয়ে ২৪ শতাংশ বা ৩৬ কোটি ৫৫ লাখ ডলার বেশি। গত ফেব্রয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৪৯ কোটি ডলার। তবে চলতি বছরের ফেব্রয়ারির তুলনায় মার্চে রেমিট্যান্স বাড়লেও গত বছরের একই সময়ের তুলনা করলে তা কমেছে। মার্চ মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে ১৮৫ কোটি ৯৯ লাখ ১.৮৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। প্রবাসী আয়ের এ অঙ্ক আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৫ কোটি ১০ লাখ ডলার বা প্রায় ৩ শতাংশ কম। গত বছরের মার্চে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯১ কোটি ৯ লাখ ডলার। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরে ৯ মাসে জুলাইমার্চে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১ হাজার ৫২৯ কোটি ৮৫ লাখ ডলার প্রতি ডলার ৮৬ টাকা ২০ পয়সা ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১ লাখ ৩১ হাজার ৮৭৩ কোটি টাকা। এ অঙ্ক আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৩৩০ কোটি বা প্রায় ১৮ শতাংশ কম। ২০২০২১ অর্থবছরে প্রথম ৯ মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ হাজার ৮৫৯ কোটি ৮২ লাখ ডলার। গত ২০২০২১ অর্থবছরের পুরো সময়ে রেমিট্যান্সের উল্লম্ফন ছিল। ঐ অর্থবছরে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা যা তার আগের অর্থবছরের চেয়ে ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের ১২ মাসের মধ্যে সাত মাসেই ২০০ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। ... শেয়ারবাজারে টানা পতন বিনিয়োগকারীরা হতাশ ... শেয়ারবাজারে টানা পতন বিনিয়োগকারীরা হতাশ ...শেয়ারবাজারে টানা পতন বিনিয়োগকারীরা হতাশ ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা দিয়ে আসছে সরকার। চলতি বছরের প্রথম দিন থেকে সরকার রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে নগদ প্রণোদনা ২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২ দশমিক ৫০ শতাংশ করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা গেছে রেমিট্যান্সের ওপর ভতুর্কি দেওয়ার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্সের প্রবাহ বেড়ে গেছে। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে আড়াই শতাংশ ভতুর্কি দেওয়ার কারণে এ দেশ থেকে রেমিট্যান্স বাড়তে পারে। আর অগ্রণী ব্যাংক রেমিট্যান্সের ওপর আরো ১ শতাংশ বেশি ভতুর্কি দিচ্ছে। অর্থাত্ কেউ যদি যুক্তরাষ্ট্র থেকে অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স পাঠায় তাহলে সে ১০৩ ডলার ৫০ সেন্ট পাচ্ছে। আবার এ অর্থ ব্যাংকিং চ্যানেলের বাইরে যুক্তরাষ্ট্র পাঠিয়ে একইভাবে আবার পাঠালে বাড়তি অর্থ পাওয়া যাচ্ছে। এভাবে একশ্রেণির অসাধু ব্যক্তি ভতুর্কি থেকে অর্থ উঠিয়ে নিচ্ছে বলে ধারণা করছেন তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/344.csv b/Bangla_fin_news_articles/344.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b8cb7f7534d84c1af22a46a9fc0277e9761d4079 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/344.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +344,জাকাত ক্যালকুলেটরসহ ইসলামিক জীবনধারার সেবা নিয়ে এলো ‘নগদ ইসলামিক’,2022-04-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ধর্মপ্রাণ মুসলমান গ্রাহকদের জন্য জাকাত ক্যালকুলেটরসহ ইবাদতের সহায়ক ইসলামি বিভিন্ন ধরনের সেবা নিয়ে এসেছে নগদ ইসলামিক। এর ফলে গ্রাহকেরা এখন থেকে নিশ্চিন্তে নিজের জাকাতের হিসাব নিজেই করতে পারবেন। পাশাপাশি বিনামূল্যে প্রতিদিন পবিত্র কোরআন পাঠসহ ইবাদত সহায়ক সব সেবা পাবেন এই প্ল্যাটফর্মে। প্রতিষ্ঠানটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে গ্রাহকেরা এখন থেকে নগদ ইসলামিক ওয়েবসাইটের .. .. মাধ্যমে সহজেই জাকাতের হিসাব নিজেই করতে পারছেন। সেক্ষেত্রে নগদ ইসলামিক ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে জাকাত ক্যালকুলেটর অপশনটি বাছাই করতে হবে। এরপর বাৎসরিক আয় বিনিয়োগ স্বর্ণ এবং ঋণসহ পুরো বছরের সম্পদের পরিমানের তথ্য দিতে হবে। পরবর্তী ধাপে ক্যালকুলেটরের নিচে হিসাব করুন অপশনে ক্লিক করলেই জাকাতের সঠিক পরিমান স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানা যাবে। শিগগিরই নগদ অ্যাপেও পাওয়া যাবে এই সেবাটি। এ ছাড়া প্রায় ২০টি ইসলামিক ও জাকাত ডোনেশন প্রতিষ্ঠানে সরাসরি জাকাত প্রদানের সুযোগ ও রয়েছে নগদ ইসলামিকএর মাধ্যমে। সেক্ষেত্রে নগদ ইসলামিক অ্যাপ থেকে ডোনেশন অপশনে প্রতিষ্ঠানের মার্চেন্ট নম্বরে সরাসরি জাকাত পাঠানো যাবে। ফলে গ্রাহকেরা মোবাইলের মাধ্যমে ঘরে বসে জাকাত সংক্রান্ত যাবতীয় সব কর্মকান্ড ঝামেলাহীন উপায়ে পরিচালনা করতে পারবেন। এ ছাড়া ওয়েবসাইটটিতে ইসলামিক জীবন এবং ইবাদত প্রতিদিন এই দুটি ফিচারে ক্লিক করলে সহজেই রোজা ও নামাজের সময়সূচি বাংলা অর্থসহ আল কোরআন ও হাদিস পাঠসহ প্রতিদিনের ইবাদত সংক্রান্ত সব সেবা উপভোগ করতে পারছেন গ্রাহকেরা। নগদ ইসলামিকএ অন্তর্ভুক্ত সকল ইসলামিক কনটেন্ট ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ দ্বারা অনুমোদিত। এ বিষয়ে নগদএর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং নগদ ইসলামিকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য রাহেল আহমেদ বলেন অন্যান্য সেবার পাশাপাশি গ্রাহকদের শুধু মোবাইলের মাধ্যমে জাকাতের সঠিক হিসাব করে নেওয়ার সুবিধা নিশ্চিত করতে পেরে আমরা আনন্দিত। তিন বছর ধরে চালু থাকা নগদ ইসলামিক অ্যাকাউন্ট ইতোমধ্যে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে সেই ধারাবাহিকতায় আগামীতেও আরও নতুন নতুন সংযোজনের মাধ্যমে সেবাটি প্রসারে আমরা আরও সচেষ্ট থাকবো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/345.csv b/Bangla_fin_news_articles/345.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0104c01fec34a1319a3b8ddf82ea033a33ba4b6b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/345.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +345,ডরীন হোটেলে রমজানের জমকালো আয়োজন,2022-04-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীর গুলশানে পাঁচ তারকা হোটেলে ডরীন হোটলেস এন্ড রিসোরটসএ শুরু হয়েছে রমজানের বিশাল আয়োজন। গ্রাহকদের জন্য সেহেরি ইফতার এবং ব্যুফে ডিনারে থাকছে মজাদার সব খাবার। দ্য ফ্লেয়ার এবং দ্য বিস্ট রেস্তোরাঁয় থাকছে এই সেহেরি ইফতার এবং ব্যুফে ডিনার। মজাদার খাবারগুলোর মধ্যে থাকছে তন্দুরি চিকেন সালাদ বিফ তেহারি গ্রিল ফিস গ্রিল প্রন চিকেন রেশমি কাবাব মাটন হালিম বিফ জালি কাবাব বাকলাভা কুনাফা উমআলী ক্রিম ব্রুলে সহ প্রায় ৯০ টিরও বেশি পদের খাবার। . .... দ্য ফ্লেয়ার এবং দ্য বিস্ট রেস্তোরাঁয় থাকছে এই সেহেরি ইফতার এবং ব্যুফে ডিনার ... . ইফতার এবং ব্যুফে ডিনারের দাম থাকছে ৬৪৯৯ টাকা প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬.০০ টা থেকে রাত ১০.৩০ পর্যন্ত দ্য বিস্ট ২৬ তলা এবং দ্য ফ্লেয়ার ২৪ তলা রেস্টুরেন্টে এবং সেহেরি পাওয়া যাবে ৩১৬৩ টাকায় প্রতিদিন ভোর ১২.০০ টা থেকে ৩.৩০ পর্যন্ত দ্য বিস্ট রেস্টুরেন্টে ২৬ তলা। সাথে থাকছে বাই ওয়ান গেট ওয়ান এবং বাই ওয়ান গেট টু ফ্রি অফার কিছু নির্দিষ্ট ব্যাংক কার্ডহোল্ডারদরে জন্য। . .... খোলা আকাশরে নিচে প্রিয়জনদের সাথে যারা সুন্দর কিছু সময় কাটাতে চাচ্ছেন ব্যস্ত এ শহরে তাদরে জন্য পানাশ হতে পারে চমৎকার একটি জায়গা ... . অন্যদিকে পানাশএ বারবিকিউ ইফতার ব্যুফের মূল্য জনপ্রতি ২৪৯৯ টাকা। খোলা আকাশরে নিচে প্রিয়জনদের সাথে যারা সুন্দর কিছু সময় কাটাতে চাচ্ছেন ব্যস্ত এ শহরে তাদরে জন্য পানাশ হতে পারে চমৎকার একটি জায়গা। বারবিকিউ আইটমেগুলোর মধ্যে থাকছে গ্রিল বিফ স্টেক গ্রিল প্রন গ্রিল চিকেন স্টেক। এছাড়াও সালাদ এপিটাইজার মেইন কোর্স এবং ডেজার্টসহ থাকছে আরও প্রায় ৬০ পদের খাবার। . .... ভোজনরসকিদরে জন্য খাবারগুলো বিশেষভাবে তৈরি করবেন ব্রাজিল ঠেকে আগত শেফ কাইকি শেরিকোনে ... . ৬ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য ৫০ শতাংশ ছাড় এবং ৬ বছররে কম বয়সী শিশুদের জন্য একদম ফ্রি।এই আয়োজনে ভোজনরসকিদরে জন্য খাবারগুলো বিশেষভাবে তৈরি করবেন ব্রাজিল ঠেকে আগত শেফ কাইকি শেরিকোনে। সরকারি সকল নির্দেশনা মেনে রমজানের আয়োজন করেছে ডরীন হোটেল সুতরাং ফেস্টিভ্যালটি উপভোগ করতে চাইলে অগ্রিম বুকিং করে ফেলুন। বুকিং দিতে কল করতে হবে ৮৮০১৯৬৬৬৬২১৫২ এই নম্বর এ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/346.csv b/Bangla_fin_news_articles/346.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..82bbeaf074ef99c7cfbac115af74a1865e36af69 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/346.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +346,১০ টাকার নতুন নোট আসছে আজ,2022-04-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাজারে আসছে ১০ টাকার নতুন নোট। আজ রবিবার থেকে নতুন এ নোট সরবরাহ করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে ১০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটের ব্যাপক চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রেখে দ্রুততম সময়ে বাজারে পর্যাপ্ত পরিমাণ নতুন নোট সরবরাহ নিশ্চিত করা হবে। নতুন এ ১০ টাকা মূল্যমান নোটের সম্মুখভাগের ইন্টাগ্লিও অসমতল ছাপা মুদ্রণ ব্যতীত বঙ্গবন্ধুর ছবি ও গভর্নর ফজলে কবিরের সই সংবলিত ১০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোট মুদ্রণ করা হয়েছে। রবিবার থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস এবং পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় নতুন প্রচলিত এ নোটটিতে বিদ্যমান ১০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটের মূল রং ডিজাইন ও আকার অপরিবর্তিত রয়েছে। নোটের সম্মুখভাগে ওপরে বাম কোণে মুদ্রিত ১০ ও মধ্যখানে বাংলাদেশ ব্যাংক লেখাটি লালচে এর পরিবর্তে সাদা এবং গভর্নরের সই কালোর পরিবর্তে লালচে খয়েরি রঙে মুদ্রিত হয়েছে। এছাড়া নোটের সম্মুখভাগের অন্যান্য নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য নিরাপত্তা সুতা জলছাপ মাইক্রোটেক্সট ইত্যাদি এবং নোটের পেছন ভাগের অফসেট মুদ্রণ অপরিবর্তিত রয়েছে। ইন্টাগ্লিও মুদ্রণ ব্যতীত মুদ্রিত বর্ণিত নোটের পাশাপাশি বর্তমানে প্রচলনে থাকা ১০ টাকা মূল্যমানের অন্যান্য নোটও বৈধ ব্যাংক নোট হিসেবে যুগপত চালু থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/347.csv b/Bangla_fin_news_articles/347.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7cd935d1dcc0304b1db9d6aeae9305c29dfc6c18 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/347.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +347,৮ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি ২২৩০ কোটি টাকা,2022-04-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা পরিস্থিতি একটু ভালো হওয়ায় বাণিজ্য ঘাটতি বাড়তে শুরু করেছে। করোনার শুরুতে রপ্তানি যেমন কমে গিয়েছিল অন্যদিকে আমদানিও ব্যাপক হারে কমে গিয়েছিল। তাতে কমে এসেছিল বাণিজ্য ঘাটতি। সম্প্রতি আবার বাণিজ্য ঘাটতি বাড়তে শুরু করেছে। চলতি অর্থবছরের ২০২১২২ প্রথম আট মাস জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৩০ কোটি ডলার বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ১ লাখ ৯২ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্য উঠে এসেছে। বাণিজ্য ঘাটতি বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন রপ্তানি আয় যেভাবে বাড়ার কথা সেভাবে বাড়েনি। করোনার কারণে বিশ্ববাজারে পণ্যের চাহিদা অনেক কমে গেছে। করোনার সময় আমদানি ব্যয় কমলেও আবার বাড়তে শুরু করেছে। এতে বাণিজ্য ঘাটতি ভবিষ্যতে আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করেন তিনি। প্রতিবেদনে দেখা গেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্যমতে চলতি ২০২১২০২২ অর্থবছরের আট জুলাই থেকে ফেব্রয়ারি মাসে পণ্য বাণিজ্যে বাংলাদেশের ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৩০ কোটি ৫০ লাখ ডলার যা আগের অর্থবছরের ২০২০২১ প্রথম আট মাসে ছিল ১ হাজার ২৩৫ কোটি ৯০ লাখ ডলার। গত অর্থবছরের পুরো সময়ে বাণিজ্য ঘাটতি ছিল ২ হাজার ৩৭৭ কোটি ডলার। দেশের আমদানির তুলনায় পণ্য রপ্তানি কম হওয়ায় বরাবরই বাণিজ্য ঘাটতি থাকে। করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে আসায় চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই আমদানিরপ্তানিতে ভালো প্রবৃদ্ধি রয়েছে। তবে রপ্তানির তুলনায় আমদানিতে বেশি প্রবৃদ্ধি থাকায় বাণিজ্য ঘাটতি বেড়েছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা। ২০২১২০২২ অর্থবছরের জুলাই থেকে ফেব্রয়ারি পর্যন্ত সময়ে রপ্তানি বেড়েছে ৩০ শতাংশ আর আমদানি বেড়েছে ৪৭ শতাংশ। আলোচিত সময়ে রপ্তানি থেকে দেশ আয় করেছে ৩ হাজার ২০৭ কোটি ডলার। পণ্য আমদানির পেছনে ব্যয় হয়েছে ৫ হাজার ৪৩৮ কোটি ডলার। আমদানি ব্যয় থেকে রপ্তানি আয় বাদ দিলে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়ায় ২ হাজার ২৩০ কোটি ডলার। সেবাখাতেও বেড়েছে ঘাটতি আলোচিত আট মাসে সেবা খাতের বাণিজ্য ঘাটতিও বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে সেবা খাতে বাংলাদেশ আয় করেছে ৬১৪ কোটি ডলার। আর এ খাতে দেশের ব্যয় হয়েছে ৮৬৪ কোটি ডলার। সেবা খাতের ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৫০ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ঘাটতি ছিল ১৭৩ কোটি ডলার। আলোচ্য আট মাসে জুলাইফেব্রয়ারি দেশে ১ হাজার ৩৪৪ কোটি ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে যা ছিল আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৯ শতাংশ কম। আলোচ্য সময়ে নিট এফডিআই ছিল ২৫৩ কোটি ডলার। উল্লেখ্য রপ্তানি আয়ের চেয়ে আমদানি ব্যয় যেটুকু বেশি তার পার্থক্যই বাণিজ্য ঘাটতি। আর চলতি হিসাবের মাধ্যমে দেশের নিয়মিত বৈদেশিক লেনদেন পরিস্থিতি বোঝানো হয়। আমদানিরপ্তানিসহ অন্যান্য নিয়মিত আয়ব্যয় এতে অন্তভুর্ক্ত হয়ে থাকে। এখানে উদ্বৃত্ত হলে চলতি লেনদেনের জন্য দেশকে কোনো ঋণ করতে হয় না। আর ঘাটতি থাকলে সরকারকে ঋণ নিয়ে তা পূরণ করতে হয়। চলতি হিসাবে বিদেশ থেকে যে পরিমাণ বিদেশি মুদ্রা আসে সেখান থেকে বিদেশে চলে যাওয়া অংশটুকু বাদ দিয়ে ব্যালান্স হিসাব করা হয়। এক্ষেত্রে রেমিট্যান্স প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগসহ এফডিআই অন্যান্য উৎসের লেনদেন হিসাবনিকাশ করে সার্বিক হিসাব প্রস্তুত করা হয়। মহামারিতে বিশ্ব অর্থনীতির মন্দার প্রভাব সরাসরি পড়েছে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের এফডিআই ওপরও। এফডিআই কমেছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে সরাসরি মোট যে বিদেশি বিনিয়োগ আসে তা থেকে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান মুনাফার অর্থ নিয়ে যাওয়ার পর যা অবশিষ্ট থাকে তাকে নিট এফডিআই বলা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/348.csv b/Bangla_fin_news_articles/348.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9f34325d245b96e9acaae2a4f70d880e850019f2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/348.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +348,চরম আয়োডিন সংকটে লবণের মিলগুলো,2022-04-10,মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম অফিস,ভরা মৌসুমে আয়োডিনের চরম সংকটে পড়েছে লবণের মিলগুলো। চাহিদার অর্ধেক সরবরাহও পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে ভোজ্য লবণে আয়োডিনযুক্ত করার কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। গত কয়েক মাস যাবৎ আয়োডিনের সংকট বিরাজ করছে। লবণ মিলের মালিকদের অভিযোগ তারা চাহিদার অনুপাতে আয়োডিন সরবরাহ পাচ্ছে না। আয়োডিন আমদানি করে থাকে বিসিক। তাদের কাছ থেকে মিলের মালিকেরা আয়োডিন কিনে থাকেন। আয়োডিন না পাওয়ায় সমস্যায় পড়েছেন তারা। কারণ আয়োডিন যুক্ত না করে ভোজ্য লবণ বিক্রিতে বিধিনিষেধ রয়েছে। এদিকে মিলমালিকদের অভিযোগ দেশের গুটি কয়েক বৃহত্ লবণ বাজারজাতকারী কোম্পানি একসঙ্গে বিপুল পরিমাণ আয়োডিন কিনে মজুত করায় সংকটের সৃষ্টি হয়েছে যাতে ছোট ও মাঝারি মিলগুলো আয়োডিনের সংকটে পড়ে। বিসিকের স্থানীয় কর্মকর্তারা আয়োডিনের সংকটের কথা স্বীকার করে বলেছেন সংকট সাময়িক। শিগ্গিরই সংকট মিটে যাবে। বিসিকের কর্মকর্তারা জানান দেশে বছরে প্রায় ৬০ মেট্রিক টনের মতো আয়োডিনের চাহিদা রয়েছে। বিসিক টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আয়োডিন আমদানি করে থাকে। বছরে কয়েক দফায় ব্রাজিল চীন ও ভারত থেকে আয়োডিন আমদানি করা হয়। তবে বর্তমানে শুধু ভারত থেকে আয়োডিন আমদানি করা হচ্ছে। দেশে ভোজ্য লবণের বার্ষিক চাহিদা প্রায় ৯ লাখ মেট্রিক টন। এনালগ ফ্যাক্টরিতে ১৫ টন লবণে এক কেজি আয়োডিনের প্রয়োজন হয়। তবে ভ্যাকুয়াম ফ্যাক্টরিতে পরিশোধিত ১৯ মেট্রিক টন লবণে এক কেজি আয়োডিনের প্রয়োজন হয়। সংশ্লিষ্টরা জানান একসময় মিলগুলোতে বিনা মূল্যে আয়োডিন সরবরাহ করা হতো। বর্তমানে বিসিক থেকে মিলমালিকেরা চাহিদার অনুপাতে আয়োডিন কিনে নেন। প্রতি কেজি আয়োডিনের দাম নেওয়া হয় ৩ হাজার টাকা। মিলমালিকেরা জানান গত তিন মাস যাবত্ তারা বিসিক থেকে চাহিদার অনুপাতে আয়োডিন পাচ্ছেন না। সেখান থেকে আয়োডিনের স্বল্পতার কথা জানানো হচ্ছে। এতে মিলে লবণ পরিশোধনের কাজ ব্যাহত হচ্ছে। বাংলাদেশ লবণ মিল মালিক সমিতির সভাপতি নুরুল কবির ইত্তেফাককে বলেন আমরা চাহিদার অনুপাতে বিসিক থেকে আয়োডিন সরবরাহ পাচ্ছি না। আয়োডিন সরবরাহে ঘাটতি নিয়ে আমরা শিল্পমন্ত্রী শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব ও বিসিকের চেয়ারম্যানকে চিঠি দেব। আয়োডিনের স্বল্পতায় বাজারে চাহিদার অনুপাতে ভোজ্য লবণ সরবরাহ দিতে পারছি না। এখন লবণ উত্পাদনের ভরা মৌসুম চলছে। মৌসুমে আয়োডিনের সংকটে লবণ মিলের মালিকেরা বিপাকে পড়েছেন। কক্সবাজারের ইসলামপুর লবণ মিল মালিক সমিতির সভাপতি শামসুল আলম আজাদ বলেন আয়োডিনের সংকট সৃষ্টির পেছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে। দেশে প্যাকেটজাত ভোজ্য লবণ বিক্রির সাতআটটি বৃহত্ কোম্পানি রয়েছে। তারা একসঙ্গে বিপুল পরিমাণ আয়োডিন কিনে মজুত করে রেখেছে। এ কারণে দেশের ছোট ও মাঝারি ধরনের মিলগুলো আয়োডিনের সংকটে পড়েছে। বড় কোম্পানিগুলো চায় না বাজারে ভোজ্য লবণ বিক্রিতে ছোট ও মাঝারি মিলগুলো টিকে থাকুক। আয়োডিনের সংকট নিয়ে জানতে চাইলে বিসিক প্রধান কার্যালয়ের ডিজিএম লবণ সেল সারোয়ার হোসেন বলেন আয়োডিনের কোনো সংকট নেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/349.csv b/Bangla_fin_news_articles/349.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0c1a652e99b57a782532162636c7c143fde97a42 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/349.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +349,দেশের প্রথম আইটিএস প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষর,2022-04-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ন্যাশনাল ডেভলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারস্ লি. এনডিই ও ফাইবারহোম টেলিকমিউনিকেশন টেকনোলজিস কোম্পানি লি. যৌথভাবে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের সঙ্গে দেশের প্রথম নিরবিচ্ছিন্ন আইটিএস প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। ১৫১ কোটি টাকার এই প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে জয়দেবপুর থেকে রংপুর পর্যন্ত করিডর ২৬০ কিলোমিটার মহাসড়কে যানবহন ও মালামাল ব্যবস্থাপনাটিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ইনটেলিজেন্ট ট্রান্সপোর্ট সিস্টেমের আইটিএস মাধ্যমে পরিচালনা করা সম্ভব হবে। রোড কানেক্টিভিটি প্রকল্প২ প্যাকেজ১৫ বাস্তবায়িত হবে এশিয়ান ডেভলপমেন্ট ব্যাংকের এডিবি অর্থায়নে। এই চুক্তিটিতে জয়েন ভেঞ্চারের পক্ষে স্বাক্ষর করেন এনডিইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিজওয়ান মুস্তাফিজ এবং সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের পক্ষে ওই প্রতিষ্ঠানের প্রধান প্রকৌশলী একেএম মনির হোসেন পাঠান। জয়দেবপুর থেকে রংপুর পর্যন্ত মহাসড়কে আইটিএস এর অংশ হিসাবে ভেরিয়েবল মেসেজ সাইন ভিএমএস দুর্ঘটনার স্বয়ংক্রিয় রিপোর্ট ব্যবস্থা নিরাপত্তা ব্যবস্থা যানবহনের ডেটা সংগ্রহের ব্যবস্থা গতি চিহ্নিতকরণ ব্যবস্থা ইন্সটল করা হবে যা ঢাকাস্থ রোড অপারেশন ইউনিট এর ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট সেন্টার থেকে পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হবে। পাকুল্লা টাঙ্গাইল মহাস্থান বগুড়া এবং ইসলামপুর রংপুর এ তিনটি স্থানে মিডিয়াম স্পিড ওয়েই ইন মোশন সিস্টেমসহ এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন স্থাপন করা হবে। এই এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশনের মধ্য দিয়ে যাওয়া যানবাহনের ওজন এবং শ্রেণি স্বয়ংক্রিয়ভাবে রেকর্ড করা হবে এবং তা তে পাঠানো হবে। অতিরিক্ত ওজন পাওয়া গেলে সেগুলি সিস্টেমের দ্বারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সড়ক ও মহাসড়ক এবং অন্য কোনও প্রাসঙ্গিক এনফোর্সমেন্ট কর্তৃপক্ষকে আরও চেকিং বা পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য রিপোর্ট করা হবে। এনডিই.এর পক্ষ থেকে সলিউশনটি যৌথভাবে সম্পাদন করবে এর সহযোগী সংস্থা এনডিই সলিউশনস লি. এবং এমসিসি লি.। এনডিই সলিউশনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিয়াদ এসএ হোসেন এ প্রসঙ্গে বলেন এই প্রকল্পটি বাংলাদেশের জন্য দারুণভাবে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি ভবিষ্যতে প্রযুক্তি নির্ভর অনেক প্রকল্পকের পথকে প্রশস্ত করবে। এমসিসিএর চেয়ারম্যান মাকসুদুল ইসলাম বলেন প্রকল্পটি পরিবহন নিরাপত্তা এবং ট্রাফিক গতিশীলতার ব্যাপক উন্নতি ঘটাবে। প্রযুক্তি কীভাবে আমাদের দেশের অবকাঠামো উন্নত করতে পারে এটি হবে তার একটি নিখুঁত উদাহরণ। আশা করা হচ্ছে প্রকল্পটি ২০২৩ সালের ডিসেম্বর নাগাদ শেষ হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/35.csv b/Bangla_fin_news_articles/35.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8134b409b46797b1151a9d666b76116e2b91a369 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/35.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +35,দেশে এলো ২৫ লাখ লিটার অপরিশোধিত তেল,2022-07-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ভারত থেকে আমদানিকৃত ২৫ লাখ লিটার অপরিশোধিত তেলের প্রথম চালান নরসিংদীর ঘোড়াশাল বন্দরে পৌঁছেছে। আজ শনিবার ২৩ জুলাই সকাল ৮টার দিকে দেশে পৌঁছায় চালানটি। ভারতীয় হাইকমিশনার আমদানিকারক অ্যাকুয়া রিফাইনারি ও বিআইডব্লিউটিএর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে সাড়ে ১০টায় তেল হস্তান্তরের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয় বলে জানা গেছে। গত বছর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয় থেকে ১৬ হাজার মেট্রিক টন তেল আমদানির অনুমতি পায় আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান অ্যাকুয়া রিফাইনারি লিমিটেড। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/350.csv b/Bangla_fin_news_articles/350.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6cb3f0e99190eea72e19751d509c4d7794744dc5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/350.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +350,কনটেইনার ভাড়া বেড়েছে ছয় থেকে সাত গুণ,2022-04-09,সাইদুল ইসলাম,আমদানি এবং রপ্তানি পণ্যের কন্টেইনারের ভাড়া বৃদ্ধির কারণে বিপাকে পড়েছেন উদ্যোক্তারা। যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ এবং এশিয়ার দেশগুলোতে পণ্য রপ্তানি এবং আমদানির ক্ষেত্রে কন্টেইনার ভাড়া কোনো কোনো ক্ষেত্রে ছয়সাত গুণ বেড়েছে। আমদানিকৃত পণ্যের কন্টেইনারের ভাড়া বৃদ্ধি পাওয়ায় উদ্যোক্তাদের উৎপাদন খরচ ব্যাপক বেড়েছে। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমদানিকৃত নিত্যপণ্যের দামও বেড়েছে। উদ্যোক্তারা বলছেন দেশীয় কলকারখানার উদ্যোক্তারা এখন নানামুখী চাপে আছে। এর সঙ্গে বাড়তি যোগ হয়েছে অতিরিক্ত কন্টেইনার ভাড়া। বাংলাদেশে কাজ করে এমন শিপিং লাইনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বললে তারা জানান বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাস ভয়াবহ আকারে দেখা দিলে আমদানিরপ্তানি বাণিজ্যে স্থবিরতা দেখা দেয়। ভাইরাসের প্রকোপ কমে আসার সঙ্গে সঙ্গে পণ্য শিপমেন্টের চাপ পড়ায় কন্টেইনার ভাড়া বেড়েছে। জানা গেছে ২০২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বন্দর পর্যন্ত একটি ৪০ ফুট কন্টেইনারের ভাড়া ছিল ২ হাজার ৪০০ মার্কিন ডলার ২ লাখ ১১ হাজার টাকা। এখন একই কন্টেইনারের পরিবহন ভাড়া ১৬ হাজার মার্কিন ডলার ১৪ লাখ ৮ হাজার টাকা। তবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানির ক্ষেত্রে একটি ৪০ ফুট কন্টেইনারের ভাড়া ৬ হাজার মার্কিন ডলার ৫ লাখ ২৮ হাজার টাকা। কানাডা থেকে আমদানি এবং রপ্তানির ক্ষেত্রে শিপিং লাইনগুলো একই ভাড়া আদায় করছে বলে জানা গেছে। এদিকে ইউরোপের দেশগুলোতে ৪০ ফুট কন্টেইনার রপ্তানির ভাড়া বর্তমানে ১৩ হাজার মার্কিন ডলার ১১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। ২০২০ সালে এ ভাড়া ছিল আড়াই হাজার মার্কিন ডলার ২ লাখ ২০ হাজার টাকা। আমদানির ক্ষেত্রেও এ রুটে ভাড়া ব্যাপক বেড়েছে। বর্তমানে ইউরোপের দেশগুলো থেকে ৪০ ফুট কন্টেইনার আমদানিতে ভাড়া গুনতে হচ্ছে ৭ হাজার মার্কিন ডলার ৬ লাখ ১৬ হাজার টাকা। ২০২০ সালে এ ভাড়া ছিল দেড় হাজার মার্কিন ডলার ১ লাখ ৩২ হাজার টাকা। তবে এশিয়ার দেশগুলোতে পরিস্থিতি একটু ভিন্ন। বাংলাদেশ অধিকাংশ কাঁচামাল আমদানি করে চীন থেকে। সময় এবং চাহিদাভেদে এই রুটে আমদানি খরচ ওঠানামা করে। চীন থেকে বর্তমানে ৪০ ফুট কন্টেইনারের পরিবহন ব্যয় ৫ হাজার মার্কিন ডলার ৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা। চাহিদা তুঙ্গে থাকলে এটির ভাড়া ৭ হাজার মার্কিন ডলারে ৬ লাখ ১৬ হাজার টাকা পৌঁছে। তবে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানির ক্ষেত্রে এ রুটে ভিন্ন চিত্র দেখা যায়। চীন সিঙ্গাপুর এবং মালয়েশিয়ায় পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে ৪০ ফুট কন্টেইনারের পরিবহন ভাড়া মাত্র ৩০০ মার্কিন ডলার ২৬ হাজার ৪০০ টাকা। কন্টেইনার ভাড়া বেড়ে যাওয়ার কারণে উদ্যোক্তারা বিপদে পড়েছেন। তাদের উৎপাদিত পণ্যের খরচ বেড়ে যাওয়ায় প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ছেন অনেকে। যদিও বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ইকবাল আলী শিমুল ইত্তেফাককে জানিয়েছেন যে রপ্তানি পণ্যের কন্টেইনারের মধ্যে ৯৫ ভাগের ভাড়া বহন করে ক্রেতারা। তবে এ মতের সঙ্গে একমত নন উদ্যোক্তারা। বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে প্রতি বছর ৫ হাজার কন্টেইনার পণ্য রপ্তানি করেন হান্নান গ্রুপের চেয়ারম্যান এ বি এম সামছুদ্দিন। তিনি জানান কন্টেইনার ভাড়া বাড়লে সেখানে রপ্তানিকারকদের দায় নেইএমন কথা ঠিক না। রপ্তানিকারকদের প্রচুর কাঁচামাল আমদানি করতে হয়। কন্টেইনার ভাড়া বাড়ার কারণে প্রতি পাউন্ড কাঁচামালে ২০ সেন্ট করে অতিরিক্ত যুক্ত হয়েছে। তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক এই সহসভাপতি বলেন ক্রেতারা পণ্যের দাম নির্ধারণের ক্ষেত্রে ল্যান্ডিং খরচ কারখানা থেকে নিজস্ব ওয়্যারহাউজ পর্যন্ত যোগ করে। এই ল্যান্ডিং খরচের মধ্যে কন্টেইনারের ভাড়া যুক্ত করা হয়। কিন্তু ভাড়া বাড়লেও ক্রেতারা আমাদের পণ্যের দাম বাড়ায় না। এতে কারখানা মালিকদের ওপর চাপ বাড়ছে। কন্টেইনারের ভাড়া বেড়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের নেতা ইকবাল আলী শিমুল জানান এ সংকট সারা বিশ্বব্যাপী। করোনার প্রকোপ কমে যাওয়ার পর পৃথিবীব্যাপী পণ্য পরিবহন বেড়ে গেছে। বিভিন্ন বড় বড় বন্দরে কন্টেইনার জট দেখা দেয়। এমনো দেখা গেছে যুক্তরাষ্ট্রের বন্দরগুলোতে ভিড়তে একটি জাহাজকে ছয় থেকে সাত দিন অপেক্ষা করতে হয়। এতে করে কন্টেইনার জট লেগে যায়। এদিকে রিভিউ অব মেরিটাইম ট্রান্সপোর্ট২০২১ অনুযায়ী কন্টেইনারের ভাড়া আগামী ২০২৩ সাল পর্যন্ত বাড়তে থাকবে। এ অবস্থা চলতে থাকলে ২০২৩ সালে আমদানি পণ্যের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ১১ শতাংশ অর্থ গুনতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/351.csv b/Bangla_fin_news_articles/351.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5cb4878f5e6bb9098bb770db4042585149be51bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/351.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +351,শেয়ারবাজারে টানা পতন বিনিয়োগকারীরা হতাশ,2022-04-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দরপতনের বৃত্তে আটকে গেছে দেশের শেয়ারবাজার। দিনের পর দিন দরপতন হচ্ছে। পতন ঠেকাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা নানা উদ্যোগ নিলেও তা কাজে আসছে না। ফলে প্রতিদিন পুঁজি হারানো বিনিয়োগকারীদের হতাশা বাড়ছে। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ এপ্রিল দরপতন হওয়ার মাধ্যমে টানা চার কার্যদিবস পতনের মধ্যে থাকল শেয়ারবাজার। গত বছরের অক্টোবর থেকেই পতনের মধ্যে রয়েছে শেয়ারবাজার। তবে সাম্প্রতিক সময়ে পতনের মাত্রা অনেক বেড়ে গেছে। দরপতন ঠেকাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি সার্কিট ব্রেকারের নিয়মে পরিবর্তন এনেছে। একদিনে কোনো সিকিউরিটির দাম ২ শতাংশের বেশি কমতে পারবে না বলে নিয়ম করে দেওয়া হয়েছে। এতে পতনের মাত্রা কিছুটা কমলেও দরপতন ঠেকানো যাচ্ছে না। উলটো প্রতিদিন অসংখ্য প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের ক্রেতা সংকট দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে লেনদেনেও নেতিবাচক প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায় গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২১ পয়েন্ট কমে ছয় হাজার ৬৪১ পয়েন্টে নেমে গেছে। এর মাধ্যমে টানা চারদিনের পতনে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক কমল ১৩০ পয়েন্ট। অন্য দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক বৃহস্পতিবার ৭ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৪৫১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ৯৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২৩০টি। আর ৫২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫১৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৪৯০ কোটি ৫০ লাখ টাকা। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ২৫ কোটি ১৪ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/352.csv b/Bangla_fin_news_articles/352.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c4fc9624858538e5acf36f37ecc141bd3342ccbb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/352.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +352,বাজারে আসছে ২৩ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট,2022-04-08,রেজাউল হক কৌশিক,ছোটবড় সবারই নতুন টাকার নোট পছন্দের। বিশেষ করে ঈদের সময় সকলে নতুন টাকা পেতে চায়। এজন্য ঈদ সালামি ফিতরা বা দানের সময় অনেকে নতুন টাকা দিয়ে থাকেন। গত দুই বছর ঈদের সময় করোনা মহামারি চলেছে বলে নতুন টাকার চাহিদা একটু কম ছিল। তার পরও মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম চালু রাখতে সীমিত পরিসরে নতুন টাকার নোট বাজারে ছেড়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার নতুন টাকার নোটের পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে জানা গেছে। আগামী ঈদ উপলক্ষ্যে ২৩ হাজার কোটি টাকা বাজারে ছাড়া হবে। গত বছর ঈদুল ফিতরে এ পরিমাণ ছিল ১৪ হাজার কোটি টাকা। সাধারণ জনগণকে টাকা বিনিময়ের ব্যবস্হা রেখেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্টরা জানান বছরের সব সময়ই নতুন নোট ছাপানো হয়। তবে ঈদের আগে নতুন নোটের চাহিদা বেশি থাকায় ছাপানোর পরিমাণও বাড়াতে হয়। এবার নতুন মুদ্রার মধ্যে রয়েছে ১০ ২০ ৫০ ১০০ ২০০ ৫০০ এবং ১০০০ টাকার নোট। তবে পূর্বের মতোই সমপরিমাণ পুরাতন নোট বাজার থেকে অপসারণ করা হবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন চাহিদাসরবরাহ নীতি অনুসরণ করেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক সারা বছর বাজারে নোট সরবরাহ করে থাকে। তবে ঈদের আগে নগদ টাকার চাহিদা বেড়ে যায় বলে এসময় বেশি নতুন নোট ছাড়া হয়। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে নতুন নোট বাজারে ছাড়া হবে। আগামী ২০ এপ্রিল থেকে নতুন নোট সংগ্রহ করতে পারবেন গ্রাহকরা। ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত নতুন নোট বিনিময় করতে পারবেন সাধারণ মানুষ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে জানানো হয় আগামী ২০ এপ্রিল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন অফিসে কাউন্টারের মাধ্যমে জনসাধারণের মাঝে নতুন নোট বিনিময় করা হবে। এছাড়া ঢাকা শহরের বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের ৩২টি শাখা থেকেও আলোচ্য সময়ে ১০ ২০ ৫০ টাকা ও ১০০ টাকা মূল্যমান পর্যন্ত নতুন নোট প্রতিটি একটি প্যাকেট করে বিশেষ ব্যবস্হায় বিনিময় করা হবে। একজন ব্যক্তি একাধিকবার নতুন নোট গ্রহণ করতে পারবেন না। তবে নোট উত্তোলনকালে কেউ ইচ্ছা করলে কাউন্টার থেকে পরিমাণ নির্বিশেষে যে কোনো মূল্যমানের ধাতব মুদ্রা গ্রহণ করতে পারবেন। যেসব ব্যাংকের শাখায় মিলবে নতুন নোট যেসব ব্যাংকের শাখায় নতুন টাকা পাওয়া যাবে তার মধ্যে রয়েছে এনসিসি ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী শাখা জনতা ব্যাংকের আব্দুল গণি রোড করপোরেট শাখা অগ্রণী ব্যাংকের জাতীয় প্রেস ক্লাব করপোরেট শাখা এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের মিরপুর শাখা সাউথইস্ট ব্যাংকের কাওরান বাজার শাখা সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা সিটি পাম্হপথ শাখা উত্তরা ব্যাংকের চকবাজার শাখা সোনালী ব্যাংকের রমনা করপোরেট শাখা ঢাকা ব্যাংকের উত্তরা শাখা আইএফআইসি ব্যাংকের গুলশান শাখা ন্যাশনাল ব্যাংকের মহাখালী শাখা ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের মোহাম্মদপুর শাখা জনতা ব্যাংকের রাজারবাগ শাখা পূবালী ব্যাংকের সদরঘাট শাখা। সাউথইস্ট ব্যাংকের কাকরাইল শাখা ওয়ান ব্যাংকের বাসাবো শাখা ব্র্যাক ব্যাংকের শ্যামলী শাখা ডাচবাংলা ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড এগ্রিকালচার শাখা দক্ষিণখান দি প্রিমিয়ার ব্যাংকের বনানী শাখা ব্যাংক এশিয়া ধানমন্ডি শাখা দি সিটি ব্যাংকের বেগম রোকেয়া সরণি শাখা আলআরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের নন্দীপাড়া শাখা প্রাইম ব্যাংকের এলিফেন্ট রোড শাখা মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ শাখা এক্সিম ব্যাংকের শিমরাইল শাখা ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের গাজীপুর চৌরাস্তা শাখা ইউসিবিএল গাজীপুর চৌরাস্তা শাখা উত্তরা ব্যাংকের সাভার শাখা মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের সাভার শাখা এবং ট্রাস্ট ব্যাংকের কেরানীগঞ্জ শাখায় নতুন টাকা পাওয়া যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/353.csv b/Bangla_fin_news_articles/353.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6e5ca27bea06aee4afd2dcae6a1415c0747e8443 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/353.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +353,ইকমার্স গ্রাহকদের টাকা ফেরতে গণবিজ্ঞপ্তি দেবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়,2022-04-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিভিন্ন ইকমার্স প্রতিষ্ঠানে আটকে থাকা গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিতে গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ইকমার্স সেলের প্রধান এ এইচ এম শফিকুজ্জামান। বৃহস্পতিবার ৭ এপ্রিল সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত ডিজিটাল কমার্সের মাধ্যমে সংঘটিত ব্যবসাবাণিজ্যের লেনদেনে সৃষ্ট ভোক্তা বা বিক্রেতা অসন্তোষ ও প্রযুক্তি সমস্যা নিরসনের লক্ষ্যে গঠিত কারিগরি কমিটির চতুর্থ বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পর শুনানি হবে। শুনানি শেষে যেখানে যে টাকা আটকে আছে তা গ্রাহকদের ওয়ালেটে ফেরত দেওয়া হবে। ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ইক্যাবকে সাত দিনের মধ্যে তালিকা দিতে বলা হয়েছে জানিয়ে শফিকুজ্জামান বলেন তারা তালিকা না দিলেও গ্রাহকদের ওয়ালেটে টাকা ফেরত দেওয়া হবে।এ পর্যন্ত ১২টি ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের লেনদেন পরিশোধকারী প্রতিষ্ঠানে পেমেন্ট গেটওয়ে আটকে থাকা ৭৩ কোটির বেশি টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে বলে জানান শফিকুজ্জামান। তিনি বলেন এর বাইরে দুএকটি প্রতিষ্ঠান ইতিবাচকভাবে যোগাযোগ করেছে। এমনও হয়েছে যে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগের পর হারিয়ে গেছে কেউ কেউ। ইক্যাবের কাছে সেসব প্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ তালিকা চাওয়া হয়েছে। ইক্যাব যাচাইবাছাই করে তালিকা দেবে যা পরে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/354.csv b/Bangla_fin_news_articles/354.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ff73200b222d8a76a4ba28546c4671ffa4a210b8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/354.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +354,ইকমার্স গ্রাহকদের টাকা ফেরতে গণবিজ্ঞপ্তি দেবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়,2022-04-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিভিন্ন ইকমার্স প্রতিষ্ঠানে আটকে থাকা গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিতে গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ইকমার্স সেলের প্রধান এ এইচ এম শফিকুজ্জামান। বৃহস্পতিবার ৭ এপ্রিল সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত ডিজিটাল কমার্সের মাধ্যমে সংঘটিত ব্যবসাবাণিজ্যের লেনদেনে সৃষ্ট ভোক্তা বা বিক্রেতা অসন্তোষ ও প্রযুক্তি সমস্যা নিরসনের লক্ষ্যে গঠিত কারিগরি কমিটির চতুর্থ বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পর শুনানি হবে। শুনানি শেষে যেখানে যে টাকা আটকে আছে তা গ্রাহকদের ওয়ালেটে ফেরত দেওয়া হবে। ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ইক্যাবকে সাত দিনের মধ্যে তালিকা দিতে বলা হয়েছে জানিয়ে শফিকুজ্জামান বলেন তারা তালিকা না দিলেও গ্রাহকদের ওয়ালেটে টাকা ফেরত দেওয়া হবে।এ পর্যন্ত ১২টি ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের লেনদেন পরিশোধকারী প্রতিষ্ঠানে পেমেন্ট গেটওয়ে আটকে থাকা ৭৩ কোটির বেশি টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে বলে জানান শফিকুজ্জামান। তিনি বলেন এর বাইরে দুএকটি প্রতিষ্ঠান ইতিবাচকভাবে যোগাযোগ করেছে। এমনও হয়েছে যে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগের পর হারিয়ে গেছে কেউ কেউ। ইক্যাবের কাছে সেসব প্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ তালিকা চাওয়া হয়েছে। ইক্যাব যাচাইবাছাই করে তালিকা দেবে যা পরে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/355.csv b/Bangla_fin_news_articles/355.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6682f8d5db9df6d961bb9e98fa524cfd7966dedc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/355.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +355,ইউরোপীয় ৩ ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড এখন ওয়ালটনের,2022-04-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ব্র্যান্ড তিনটি হলো এসিসি জানুসি ইলেকট্রোমেকানিকা এবং ভার্ডিকটার । ইউরোপীয় এই তিনটি ব্র্যান্ডের কম্প্রেসর ফ্রিজ টিভি এসিসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক্স পণ্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাজারজাত করবে ওয়ালটন।জানা গেছে ইউরোপের জনপ্রিয় এই ব্র্যান্ডগুলো সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় ইনভার্টার এবং ফিক্সড স্পিড কম্প্রেসর ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট গবেষণা ও উন্নয়ন আরঅ্যান্ডডি মেধাসম্পদ প্যাটেন্ট ডিজাইন এবং সফটওয়্যার লাইসেন্স ৫৭টি দেশে ট্রেডমার্কসহ ইটালিয়া ওয়ানবাওএসিসি এস.আর.এল .. কোম্পানির কাছ থেকে ওয়ালটন স্বত্ব লাভ করেছে।এর ফলে উচ্চ প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন শিল্পখাতে বিশ্বজুড়ে ওয়ালটনের নতুন যুগের সূচনা হলো। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ব্র্যান্ডের লক্ষ্যে আরও একধাপ এগিয়ে গেলো ওয়ালটন।এদিকে আন্তর্জাতিক বাজার টার্গেট করে ইউরোপ এবং আমেরিকায় খুব শিগগিরই অপারেশনাল অফিস স্থাপন করবে ওয়ালটন। সেখান থেকে ওই ব্র্যান্ডগুলোর বৈশ্বিক ব্যবসা কার্যক্রম পরিচালিত হবে। বিপুল জনপ্রিয় ঐতিহ্যবাহী ইউরোপীয় ব্র্যান্ডগুলো দিয়ে বিশ্ববাজার দখলের লক্ষ্য ওয়ালটনের। পাশাপাশি বাংলাদেশের ক্রেতারাও ইউরোপীয় প্রযুক্তির ওই ব্র্যান্ডগুলোর পণ্য ক্রয় ও ব্যবহার করতে পারবেন।সম্প্রতি ইতালির বোরগো ভালবেলুনা মিউনিসিপালএর হেড কোয়ার্টারে এ সংক্রান্ত চুক্তি সম্পন্ন হয়। ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও গোলাম মুর্শেদ এবং এসিসির এক্সট্রাঅর্ডিনারি কমিশনার মাউরিজিও কাস্ত্রো চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইতালীয় সংসদ সম্পর্কিত মন্ত্রী ফেডেরিকো ডিইনকা ইতালীয় সংসদের ডেপুটি দারিও বন্ড বোরগো ভালবেলুনা পৌরসভার মেয়র স্টেফানো সেসা ভেনেতো অঞ্চলের প্রশাসকের পরামর্শক সিলভিয়া সেস্তারো ও জিওভানি পুপ্পাতো কনফিন্ডাস্ট্রিয়া বেলুনো শিল্প সংঘের প্রেসিডেন্ট মারিয়া বার্টন ওয়ালটন কম্প্রেসরের চিফ বিজনেস অফিসার সিবিও রবিউল আলম রাজীব প্রমুখ।এ সময় দারিও বন্ড ওয়ালটন সিইও গোলাম মুর্শেদকে ইতালীয় পার্লামেন্টারির সম্মানজনক ব্যাজ পরিয়ে দেন।গোলাম মুর্শেদ জানান এসিসির কাছ থেকে স্বত্ব পাওয়া ইউরোপীয় এই কম্প্রেসর ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্টটি সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়। এর বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা ৩ দশমিক ২ মিলিয়ন। এই প্ল্যান্টে ইনভার্টার এবং ফিক্সড স্পিড দুই ধরনেরই কম্প্রেসর তৈরি হয়। এতে ওয়ালটনের বার্ষিক কম্প্রেসর উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ৫ মিলিয়নে উন্নীত হবে। যা দেশের কর্মসংস্থান বৃদ্ধিসহ জাতীয় অর্থনীতি এবং রপ্তানি আয়ে ব্যাপক অবদান রাখতে সক্ষম হবে। উচ্চপ্রযুক্তিপণ্য উৎপাদনে নতুন মাত্রা যোগ হবে। যা ২০৪১ সালের মধ্যে শিল্পসমৃদ্ধ উন্নত দেশের মর্যাদা লাভ এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক হবে। তারই অংশ হিসেবে ইউরোপীয় ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট এবং জনপ্রিয় তিনটি ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড ৫৭টি দেশে ট্রেডমার্কসহ স্বত্ব নেওয়া হয়েছে।গোলাম মুর্শেদ জানান খুব শিগগিরই এসিসি ব্র্যান্ডের ইউরোপীয়ান প্রযুক্তির নতুন ফ্রিজ এসি এবং ওয়াশিং মেশিন নিয়ে আসতে যাচ্ছে ওয়ালটন। তিনি বলেন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বিদ্যুৎসাশ্রয়ী পণ্য উৎপাদন ও ব্যবহার জরুরি। এসিসির যে কম্প্রেসর প্ল্যান্টের স্বত্ব আমরা নিয়েছি সেটি হতে যাচ্ছে উপমহাদেশের প্রথম ফুলফ্লেজড ইনভার্টার কম্প্রেসর ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট। এই প্ল্যান্টে তৈরি হবে বিশ্বের অন্যতম বিদ্যুৎসাশ্রয়ী কম্প্রেসর। যা দেশের শতভাগ বিদ্যুতায়নে ব্যাপক অবদান রাখতে সক্ষম হবে।ওয়ালটন কম্প্রেসরের সিবিও রবিউল আলম রাজীব বলেন ২০১৭ সালে বাংলাদেশের প্রথম ও একমাত্র কম্প্রেসর উৎপাদন প্ল্যান্ট চালু করে ওয়ালটন। এর মাধ্যমে বিশ্বের ১৪তম কম্প্রেসর উৎপাদনকারী দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয় বাংলাদেশ। প্ল্যান্টটি অস্ট্রিয়া থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল। এর অর্থ ইউরোপীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে কম্প্রেসরের মতো হাইটেক পণ্য তৈরিতে ইতোমধ্যেই আমরা ৫ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। এবার ইউরোপীয় তিনটি ব্র্যান্ড ও আরেকটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কম্প্রেসর প্ল্যান্টের স্বত্ব লাভের মাধ্যমে এ খাতে আরো একধাপ এগিয়ে গেলো ওয়ালটন। এই উদ্যোগ ওয়ালটনের গ্লোবাল বিজনেস সম্প্রসারণে ব্যাপক অবদান রাখবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/356.csv b/Bangla_fin_news_articles/356.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..46b396534ca485239f8dcdc9aaf4840a40a2394e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/356.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +356,ফিনটেক পারসোনালিটি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড জিতলেন নগদের এমডি,2022-04-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,যুক্তরাজ্যভিত্তিক গ্লোবাল ব্র্যান্ডস ম্যাগাজিনএর ২০২২ সালের ফিনটেক পারসোনালিটি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছেন নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক। এ ছাড়া সেরা উদ্ভাবনী ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ব্র্যান্ড হিসেবে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। বিশ্বের অন্যতম সেরা গ্লোবাল ব্র্যান্ডস ম্যাগাজিন সম্প্রতি তাদের দশম আয়োজনে এই অ্যাওয়ার্ড ঘোষণা দিয়েছে। ফিনটেক ব্যাংকিং শিক্ষা ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন খাতে উদ্ভাবন এবং কৃতিত্বের জন্য প্রতি বছর এই পুরস্কার প্রদান করে আসছে ম্যাগাজিনটি। এ বছর এয়ারলাইন্স ব্যাংকফাইন্যান্স ফিনটেক কনসাল্টিং শিক্ষা শিক্ষাপ্রযুক্তি শেয়ার বাজার ইনসিওরেন্স ইনভেস্টমেন্ট লিডারশিপ ও প্রযুক্তিসহ মোট ১১টি খাতে সেরা প্রতিষ্ঠানের পুরস্কার ঘোষণা করেছে ম্যাগাজিনটি। এ ছাড়া সিঙ্গাপুরের রোবোক্যাশ গ্রুপের সের্গেই সেদভ অর্জন করেছেন ফাইন্যান্সিয়াল টেকনোলজি লিড্যার অব দ্য ইয়ার চীনের অ্যান্ট গ্রুপের সায়মন হু অর্জন করেছেন বেস্ট ফাইন্যান্সিয়াল টেকনোলজি লিডার অ্যাওয়ার্ড বেস্ট ফাইন্যান্স লিডার হিসেবে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন এমিরেটস এনবিডির সায়ান নেলসন এবং ভারতের পেটিএমএর বিজয় শেখর শর্মা অর্জন করেছেন বেস্ট ফিনটেক লিডার অ্যাওয়ার্ড। ... চলতি অর্থবছরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি হবে ৬.৯ শতাংশ এডিবি ... চলতি অর্থবছরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি হবে ৬.৯ শতাংশ এডিবি ...চলতি অর্থবছরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি হবে ৬.৯ শতাংশ এডিবি নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুককে অ্যাওয়ার্ড প্রদানের ক্ষেত্রে আর্থিক অন্তর্ভূক্তিতে তার ভূমিকার বিষয়টি জিবিএম মূল বিষয় হিসেবে বিবেচনা করেছে। মাত্র তিন বছরের পথচলায় তিনি নগদএর মাধ্যমে ছয় কোটির বেশি মানুষকে আর্থিক অন্তর্ভূক্তিতে আনতে সক্ষম হয়েছেন। এই জনসংখ্যার বেশিরভাগই একসময় আর্থিক অন্তর্ভূক্তির বাইরে ছিল। পুরস্কারের বিষয়ে নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন আমি নিজে পুরস্কারের আশায় কাজ করি না। তবুও পুরস্কার কাজের স্বীকৃতি। বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান আমার প্রতিষ্ঠানকে সেরা উদ্ভাবনী ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস হিসেবে পুরস্কৃত করেছে এটায় আমি আনন্দিত। এই অর্জন মূলত আমার নিবেদিত প্রাণ সহকর্মীদের যাদের হাত ধরে আরও বেড়ে উঠব আমরা। কার্যক্রম শুরুর পর থেকে দেশে একের পর এক উদ্ভাবন ও গ্রাহকবান্ধব সেবা নিয়ে মাত্র দুই বছরেরও কম সময়ে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এমএফএস অপারেটর হিসেবে নিজের অবস্থান দাড় করিয়েছে নগদ। যার স্বীকৃতি হিসেবে দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে এরই মধ্যে সম্মানজনক বিভিন্ন পুরস্কার অর্জন করেছে নগদ। এরই ধারাবাহিকতায় এবার গ্লোবাল ব্র্যান্ডস ম্যাগাজিনএর ২০২২ সালের সেরা উদ্ভাবনী ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ব্র্যান্ড হিসেবে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে নগদ। ... পাংশায় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধে অভিযান ৪১ হাজার টাকা জরিমানা ... পাংশায় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধে অভিযান ৪১ হাজার টাকা জরিমানা ...পাংশায় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধে অভিযান ৪১ হাজার টাকা জরিমানা এর আগে বৈশ্বিক বিভিন্ন সংগঠনের একটি গ্রুপ ইনক্লুসিভ ফিনটেক ফিফট গত বছরের অক্টোবরে নগদকে সে বছরের বিশ্ব সেরা ফিনটেক স্টার্টআপ হিসেবে নির্বাচন করে। দক্ষিণ এশিয়ার কোম্পানিগুলোর মধ্যে এই ধরনের স্বীকৃতি অনেকটাই বিরল। একই বছর আইসিটি খাতের বিশ্বকাপখ্যাত ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস অব ইনফরমেশন টেকনোলজি ডব্লিউসিআইটি সম্মেলনে উইটসা গ্লোবাল আইসিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড২০১৯ পায় নগদ। দেশের আর্থিক অন্তর্ভূক্তিকে বেগবান করা বাংলাদেশি কোনো এমএফএস প্রথমবার এই পুরস্কার অর্জন করে। তারও আগে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় অবদানের অংশ হিসেবে ২০২০ সালের ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলায় নগদকে পুরস্কৃত করে বাংলাদেশ সরকার। শুধু ১৬৭ ডায়াল করে গত এক বছরে নগদএ যুক্ত হয়েছে ২ কোটি ১ লাখ মানুষ যা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসে অ্যাকাউন্ট খোলার নতুন একটি রেকর্ড। নগদের অন্যতম সেরা উদ্ভাবন ১৬৭ ডায়াল করে অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি গত এক বছরে গোটা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল খাতের চেহারাই বদলে দিয়েছে। নগদের এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও বেশ সাড়া ফেলেছে এবং একাধিক আন্তর্জাতিক সম্মাননাও এনেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/357.csv b/Bangla_fin_news_articles/357.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3b2fe6540e5cd81afb7543ae961666c9ebba1f6c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/357.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +357,চট্টগ্রামের হালিশহরে স্বপ্নর নতুন আউটলেট,2022-04-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের অন্যতম রিটেইল চেইন শপ স্বপ্নর নতুন আউটলেট এখন চট্রগ্রাম হালিশহরের চূনা ফ্যাক্টরি মোড়ে। মঙ্গলবার ৫ এপ্রিল সকাল ১০টায় হালিশহরের চূনা ফ্যাক্টরি মোড়ে গাউছিয়া মাজারের পাশে নতুন এই আউটলেটের উদ্বোধন করা হয়।এ সময় উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ কাট্টলির ১১ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর আলহাজ্ব অধ্যাপক ইসমাইল চট্টগ্রাম মহানগরের আওয়ামী যুব লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. দেলোয়ার হোসেন খোকা ১১ ২৫ ও ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা আসনের কাউন্সিলর হুরে আরা বিউটি মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা ও এম ই এস কলেজের সাবেক জিএস এরশাদুল আমিন চৌধুরী স্বপ্নের রিজিওনাল হেড অব অপারেশন মি. আবদুল্লাহ আল মাহবুব এবং চট্টগ্রামের রিজিওনাল ম্যানেজার মি. সাইফুর রব তারেক।স্বপ্নর রিটেইল এক্সপ্যানশন বিভাগের পরিচালক সামসুদ্দোহা শিমুল বলেন আমরা আশা করছি স্বাস্থ্যসম্মত এবং নিরাপদ পরিবেশে এখানকার মানুষ স্বপ্নতে নিয়মিত বাজার করবেন। স্থানীয়দের চাহিদার কথা মাথায় রেখে পণ্য রাখা হয়েছে এ আউটলেটে।আউটলেটের উদ্বোধন উপলক্ষে গ্রাহকদের জন্য রয়েছে মাসব্যাপী আকর্ষণীয় অফার। থাকছে হোম ডেলিভারি সেবা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/358.csv b/Bangla_fin_news_articles/358.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b7af7c855f4910313a2f6ac1055a5cb8a8f76a51 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/358.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +358,চলতি অর্থবছরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি হবে ৬৯ শতাংশ এডিবি,2022-04-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চলতি অর্থবছরে ২০২১২২ বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৯ শতাংশ হতে পারে বলে জানিয়েছে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এডিবি। এছাড়াও আগামী ২০২২২৩ অর্থবছর তা ৭ দশমিক ১ শতাংশ হতে পারে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। আজ বুধবার ৬ এপ্রিল প্রকাশ করা এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক২০২২ এডিও এ তথ্য জানানো হয়। ভার্চুয়াল এই অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিন্টিং। এডিও তুলে ধরেন সিনিয়র কান্ট্রি স্পেশালিষ্ট চুন চান হোং। বিফ্রিং পরিচালনা করেন এডিবির বহিঃসম্পর্ক বিভাগের প্রধান গোবিন্দবার। এডিমন গিন্টিং বলেন বাংলাদেশ মধ্য আয়ের ফাঁদ এবং ঋণের ফাঁদে পরার সম্ভাবনা নেই। তবে আর্থিক ব্যবস্থাপনা ঋণ ব্যবস্থাপনার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। একইসঙ্গে রাজস্ব আদায় বাড়াতে শুধু ভ্যাট নির্ভর হয়ে থাকলে চলবে না। কর জাল বাড়াতে হবে। এডিবি প্রতিবেদনের পূর্বাভাসে বলা হয় চলতি ২০২১২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ এবং আগামী অর্থবছরে তা আরও বেড়ে ৭ দশমিক ১ শতাংশে দাঁড়াবে। গেল ২০২০২১ অর্থবছরে এই হার ছিল ৬ দশমিক ৯ শতাংশ। এডিবি ওই প্রতিবেদনে অনুমানকৃত প্রবৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রে কিছু ঝুঁকির কথাও উল্লেখ করেছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের ফলে বিশ্বঅর্থনীতি যে চাপের মধ্যে পড়বে এবং আন্তর্জাতিক তেলের মূল্যবৃদ্ধি ও উচ্চ আমদানি ব্যয় বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কী প্রভাব ফেলবে তার ওপর প্রবৃদ্ধি কতটা অর্জিত হবে তা নির্ভর করছে। প্রতিবেদনে বলা হয় করোনা মহামারির নেতিবাচক প্রভাব কমে যাওয়ায় বিশ্বব্যাপী ভোগব্যয় বেড়েছে। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়বে। বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যে বড় অংকের ঘাটতি দেখা দিতে পারে যা বাংলাদেশ ব্যাংকের হস্তক্ষেপের পরও ডলারের বিপরীতে টাকাকে দুর্বল করতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/359.csv b/Bangla_fin_news_articles/359.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d159916a3cba7abc5ac01d219a77d2a6e337d957 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/359.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +359,পতনের বাজারে ক্রেতাশূন্য প্রায় শত প্রতিষ্ঠান,2022-04-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। এর মধ্যে প্রায় ১০০ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের ক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে লেনদেনের এক পর্যায়ে। এতে বড় পতন হয়েছে মূল্যসূচকের। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এর মাধ্যমে টানা দুই কার্যদিবস পতনের মধ্যে থাকল শেয়ারবাজার। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমছে। ফলে কমেছে সবকটি মূল্যসূচক। পাশাপাশি কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার মাধ্যমে। এতে লেনদেনের সময় আধঘণ্টা না গড়াতেই ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৩০ পয়েন্ট কমে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া এই পতনের ধারা অব্যাহত থাকে লেনদেনের শেষ পর্যন্ত। ফলে লেনদেনের শেষদিকে দাম কমার সর্বোচ্চ সীমায় চলে যায় ৭৫টি প্রতিষ্ঠান। দাম কমার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করার পাশাপাশি এ প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার ও ইউনিটের ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। অর্থাত্ এসব প্রতিষ্ঠানের ক্রেতাসংকট দেখা দেয়। গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে মাত্র ৫১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৮৬টির। আর ৪৪টির দাম অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৪ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৬৯৪ পয়েন্টে নেমে গেছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৪৬৪ পয়েন্টে অবস্হান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৬০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৭৫ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৬২০ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ৪৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৪৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্হানে থাকা লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের ৩২ কোটি ৫৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৩০ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে আইপিডিসি ফাইন্যান্স। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে জিএসপি ফাইন্যান্স ভিএফএস থ্রেড ডাইং বিকন ফার্মা ইয়াকিন পলিমার এডিএন টেলিকম জেমিনি সি ফুড এবং রংপুর ফাউন্ড্রি। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৫৪ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৮৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬১টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৯৩টির এবং ৩০টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/36.csv b/Bangla_fin_news_articles/36.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..80e9f8d401e1b93235af3348ab89a7cbb1e61b41 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/36.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +36,ব্রাজিলবাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর,2022-07-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্রাজিলের অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র সাও পাওলোতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলমের উপস্থিতিতে সাও পাওলো চেম্বার অব কমার্সের সঙ্গে এফবিসিসিআই ও ব্রাজিলবাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য প্রসারের লক্ষ্যে দুটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসীম উদ্দিন এবং ব্রাজিলবাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি মো. শাহরিয়ার আহমেদ নিজ নিজ সংগঠনের পক্ষে সমঝোতা স্মারকগুলোতে স্বাক্ষর করেন। এদিকে সাও পাওলো চেম্বারের আন্তর্জাতিক সমন্বয়ক রিকার্ডো কুরি উভয় স্মারকে স্বাক্ষর করেন। এ সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক ব্যবসা ও বাণিজ্য সম্প্রসারণে অর্থ ও বাণিজ্য সংশ্লিষ্ট তথ্য আদান প্রদান বাণিজ্য উন্নয়ন উভয় দেশের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের মধ্যে কার্যকর যোগাযোগ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদানের বিষয়ে প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠনগুলো সম্মত হয়েছে। এশিয়ায় ব্রাজিলের সুদূরপ্রসারী বাণিজ্যিক পরিকল্পনার কেন্দ্র হিসেবে বাংলাদেশের প্রতিযোগিতামূলক সম্ভাবনা রয়েছে বলে রিকার্ডো উল্লেখ করেন। ১২৯ বছরের প্রাচীন এবং প্রভাবশালী ব্রাজিলের এ চেম্বারের সঙ্গে দুটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের ঘটনাকে দক্ষিণ আমেরিকার মার্কোসুর অঞ্চলে বাংলাদেশের বাজার সম্প্রসারণের একটি বিশেষ কৌশলগত সূচনা হিসেবে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী উল্লেখ করেন। এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসীম উদ্দিন উল্লেখ করেন যে দুই দেশের সরকার ও ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর সরাসরি সম্পৃক্ততা ছাড়াই বর্তমানে ব্রাজিল ও বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য প্রায় ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে উত্তরণের পর বাংলাদেশের আমদানি ও রপ্তানি উভয় ক্ষেত্রে বৈচিত্র্য আনয়নে ব্রাজিলকে একটি সম্ভাবনাময় উৎস হিসেবে তিনি উল্লেখ করেন। এসময় সাও পাওলো চেম্বার অব কমার্স এবং এফবিসিসিআই কর্তৃক দুটি সংক্ষিপ্ত পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনকালে ব্রাজিলে বাংলাদেশের ওষুধ এবং তৈরি পোশাক শিল্পের বাজার প্রসারণের সম্ভাবনার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে । এদিকে বাংলাদেশে ব্রাজিল থেকে তুলা ও সয়াবিন এবং কৃষিজাত ও হালাল খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণে ব্রাজিলের বিনিয়োগ ও সহযোগিতা প্রত্যাশা করা হয়। পররাষ্ট্র দপ্তরের উচ্চ পর্যায়ের এই সফরে ব্রাজিলের সরকার এবং বাণিজ্য প্রতিনিধিদের আন্তরিকতা ও বিশেষ আগ্রহ লক্ষ্যণীয় ছিল। কূটনৈতিক ও অফিসিয়াল পাসপোর্টধারীদের ভিসা অব্যাহতি চুক্তিতে ব্রাজিলের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর স্বাক্ষর বাংলাদেশের প্রতি ব্রাজিলের কূটনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব প্রদানের ইঙ্গিত বহন করে। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর এ সফরে ব্রাজিলের সঙ্গে সরকার পর্যায়ে একটি চুক্তি ও একটি সমঝোতা স্মারক এবং ব্যবসায়ী পর্যায়ে তিনটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/360.csv b/Bangla_fin_news_articles/360.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..842b4539e9111c1b6df5ac872d42fbf19f2629d1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/360.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +360,মার্চে রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি ৫৫ শতাংশ,2022-04-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা মহামারি ও রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেই ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের পণ্য রপ্তানি। গত কয়েক মাসে রেকর্ড পরিমাণ রপ্তানি আয়ের পর সদ্য সমাপ্ত মার্চ মাসেও ৪৭৬ কোটি ২২ লাখ ডলার আয় হয়েছে। যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৫৪ দশমিক ৮২ শতাংশ বেশি। গত বছর মার্চে ৩০৭ কোটি ৬০ লাখ ডলার রপ্তানি আয় হয়েছিল। গতকাল সোমবার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।ইপিবির তথ্য অনুযায়ী সামগ্রিকভাবে চলতি অর্থবছরের ২০২১২২ জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে ৩ হাজার ৮৬০ কোটি ৫৬ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় ৩ লাখ ৩২ হাজার ৭৮০ কোটি টাকার বেশি। এ আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩৩ দশমিক ৪১ শতাংশ বেশি এবং চলতি অর্থবছরের আলোচ্য সময়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও ১৮ দশমিক ৪৩ শতাংশ বেশি।ইপিবির পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাত তৈরি পোশাক ও বিশেষত নিটওয়্যার পণ্য রপ্তানি বেড়েছে। এছাড়া চামড়া ও চামড়াপণ্য কৃষি প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি ইতিবাচক ধারার কারণেই সার্বিকভাবে পণ্য রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে।সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে জুলাইমার্চ পোশাক রপ্তানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ১৪২ কোটি ৮৪ লাখ ডলার যা গত বছরের একই সময়ের রপ্তানি পরিমাণের চেয়ে ৩৩ দশমিক ৮১ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের একই সময়ে পণ্য রপ্তানি ছিল ২ হাজার ৩৪৮ কোটি ৭৯ লাখ ডলার।পণ্যের ক্যাটাগরি অনুযায়ী চলতি অর্থবছরে মার্চ মাস শেষে নিটওয়্যার পণ্য রপ্তানিতে ৩৫ দশমিক ২৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। অন্যদিকে ওভেন পোশাকের রপ্তানি ৩২ দশমিক ০৭ শতাংশ বেড়েছে। ফলে সকল পণ্যের রপ্তানিতে ইতিবাচক ধারা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।তৈরি পোশাকের রপ্তানি আয় প্রসঙ্গে পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল রপ্তানি বিষয়ে ইত্তেফাককে বলেন তৈরি পোশাক খাতে মার্চে সার্বিকভাবে ৬০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। কারণ গত বছর এ সময় কোভিডের কারণে রপ্তানি আয় অনেক কম ছিল। এ বছর মার্চ মাসে ৩.৯ বিলিয়নের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। অর্থাৎ রপ্তানির ইতিবাচক ধারা এখনো অব্যাহত আছে।তিনি বলেন পোশাক খাতের রপ্তানির ইতিবাচক ধারা লক্ষ্য করা গেলেও কিন্তু অনেক চ্যালেঞ্জও রয়েছে। বিভিন্ন কাঁচামাল যেমন টেক্সটাইল পণ্য জাহাজীকরণ খরচ রং ও রাসায়নিক দ্রব্যের বাজার অনেক চড়া কিন্তু পণ্য উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির অনুপাতে পোশাকের দাম সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে বাড়ছে না। এগুলো যদি স্বাভাবিক থাকত তাহলে রপ্তানি আয় আরও বেশি হতো।ইপিবির প্রতিবেদন অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে কৃষিপণ্য রপ্তানিতে আয় আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ২৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৫ কোটি ৮৪ লাখ ডলারে। প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি আয় বেড়েছে ৩৬ দশমিক ৩ শতাংশ। ৯ মাসে এ খাতে আয় হয়েছে ৮ কোটি ৪৬ লাখ ডলার। আলোচিত সময়ে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি আয়েও প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এসময় চামড়াজাত খাত থেকে রপ্তানি আয় এসেছে ৬৮ কোটি ৪৮ লাখ ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৬ শতাংশ ও আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৩০ দশমিক ৯৫ শতাংশ বেশি।তবে আলোচ্য সময়ে পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি কমেছে। মার্চ শেষে পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ আয় করেছে ৮৮ কোটি ৭০ লাখ ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ এবং গত বছরের একই সময়ের চেয়ে আয় ৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ কম।ইপিবির তথ্য অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের জন্য ৪ হাজার ৩৫০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে সরকার। তথ্য অনুযায়ী অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রপ্তানি আয় ১৮ দশমিক ৪৩ শতাংশ বেশি আছে। গত ২০২০২১ অর্থবছর পণ্য রপ্তানি করে ৩ হাজার ৮৭৬ কোটি ডলার আয় করেছিল বাংলাদেশ।প্রসঙ্গত চলতি ২০২১২২ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা মিলিয়ে মোট ৫১ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ধরেছে সরকার যার মধ্যে পোশাক রপ্তানি থেকে লক্ষ্যমাত্রা ধরা আছে ৩৫ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/361.csv b/Bangla_fin_news_articles/361.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f7fdc355f15bd62c70890ca748c4c1afe76f04cd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/361.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +361,মার্চে রেমিট্যান্স এসেছে ১৮৬ কোটি ডলার,2022-04-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বছরের সবচেয়ে ছোট মাস ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্সে বড় ধস নেমেছিল। মহামারির মধ্যেও গত অর্থবছরে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়ার পরে প্রবাসীদের আয়ে মাসটিতে বিপরীত চিত্র দেখা যায়। তবে এর পরের মাস অর্থাৎ সদ্য বিদায়ি মার্চ মাসে ফের ঘুরে দাঁড়িয়েছে রেমিট্যান্স। মার্চ মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা মোট ১৮৬ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন দেশীয় মুদ্রায় প্রতি ১ ডলার সমান ৮৬ টাকা হিসাবে ১৫ হাজার ৯৯৬ কোটি টাকা। খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন বৈশ্বিক মহামারির মধ্যেও ব্যবসাবাণিজ্য সচল হয়েছে। শিক্ষা চিকিৎসা ভ্রমণসহ বিভিন্ন বহির্বিশ্বের সঙ্গে যাতায়াত বেড়েছে। ফলে ব্যাংকিং চ্যানেলের চাহিদা বেড়েছে। তাছাড়া পবিত্র রমজান উপলক্ষ্যে প্রবাসীরা তাদের জমানো টাকা পরিবারের জন্য পাঠিয়েছেন। ফলে চলতি অর্থবছরের মার্চে বৈধ পথে রেমিট্যান্সের প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে মার্চ মাসে ১৮৬ কোটি ডলার বা ১৫ হাজার ৯৯৬ কোটি টাকা এসেছে দেশে যা তার আগের মাস ফেব্রুয়ারিতে প্রবাসীরা ১৪৯ কোটি ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছিলেন। এটা ফেব্রুয়ারির চেয়ে ৩৭ কোটি ডলার বা ৩ হাজার ১৮৪ কোটি টাকা বেশি। গত বছরের ২০২০২১ অর্থবছরের মার্চ একই মাসের তুলনায় ৫ কোটি ডলার বা ৪৩০ কোটি টাকা কম এসেছে। গত বছরের মার্চে প্রবাসীরা ১৯১ কোটি ডলার বা ১৬ হাজার ৪২৬ কোটি টাকা দেশে পাঠিয়েছিলেন। চলতি বছরের ২০২২ প্রথম মাস জানুয়ারিতে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ১৭০ কোটি ডলার বা ১৪ হাজার ৬২০ কোটি টাকা। ব্যাংক খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন সরকার সম্প্রতি প্রবাসীদের জন্য প্রণোদনা আগের ২ শতাংশের পরিবর্তে আড়াই শতাংশে উন্নীত করেছেন। এতে বৈধ পথে দেশে অর্থ পাঠাতে উৎসাহিত হচ্ছেন প্রবাসীরা। তাছাড়া রমজান ও পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে প্রবাসীরা পরিবারের জন্য অর্থ পাঠাচ্ছেন। এতে প্রবাসী আয় বাড়ছে ভবিষ্যতে আরো বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী ২০২১২২ অর্থবছরের ৮ মাসে জুলাইমার্চ দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১ হাজার ৫৩০ কোটি ডলার প্রতি ডলার ৮৬ টাকা ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১ লাখ ৩১ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৩০১ কোটি ডলার কম। ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ হাজার ৮৩১ কোটি ডলার বা ১ লাখ ৫৭ হাজার ৪৬৬ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/362.csv b/Bangla_fin_news_articles/362.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..896171a5dd0f81a82c3ee8ad859340a9dfe28259 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/362.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +362,এলএনজি আমদানিতে চলতি অর্থবছরে ৪ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি,2022-04-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানিয়েছেন তরল প্রাকৃতিক গ্যাস এলএনজি আমদানিতে ২০২১২২ অর্থবছরে পেট্রোবাংলাকে ৪ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি বা অনুদান দেওয়া হয়েছে। রবিবার ৩ এপ্রিল সংসদে সরকারি দলের সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের টেবিলে উত্থাপিত প্রশ্নের জবাবে জানান চলতি অর্থবছরে এলএনজি আমদানিতে চাহিদার পরিমাণ ২৩ হাজার ৩৬৭ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারির এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন দেশে বর্তমানে বিদ্যুতের মোট স্থাপিত উৎপাদন ক্ষমতা ২৫ হাজার ৫১৪ মেগাওয়াট ক্যাপটিভ ও অফগ্রিড নয়ানযোগ্য জ্বালানিসহ। বর্তমানে বিদ্যুতের চাহিদার পরিমাণ বেড়ে গড়ে প্রতিদিন ১৩ থেকে সাড়ে ১৩ হাজার মেগাওয়াট হয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে। জাতীয় পার্টির অপর সদস্য সৈয়দ আবু হোসেনের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জানান গত বছর ১২ এপ্রিল ১২ কেজি বোতলজাতকৃত এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৯৭৫ টাকা। সর্বশেষ ৩ মার্চ তার দাম বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৩৯১ টাকা। জাতীয় পার্টির সদস্য মুজিবুল হকের প্রশ্নের জবাবে নসরুল হামিদ বলেন সমুদ্রাঞ্চলে অবস্থিত ব্লকগুলো নিজেরা খনন করার পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই। অগভীর এবং গভীর সমুদ্রাঞ্চলে তেলগ্যাস অনুসন্ধান উন্নয়ন ও উৎপাদনকার্যক্রম উচ্চ প্রযুক্তিনির্ভর অত্যধিক ব্যয়বহুল ও ঝুঁকিপূর্ণ বিধায় উৎপাদন বণ্টন চুক্তির পিএসসি আওতায় আন্তর্জাতিক তেল কোম্পানির মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়ে থাকে। তিনি জানান পেট্রোবাংলার আওতাধীন দেশীয় অনুসন্ধান কোম্পানি বাপেক্সের স্থলভাগে সক্ষমতা থাকলেও সমদ্রাঞ্চলে তেলগ্যাস অনুসন্ধান উন্নয়ন ও উৎপাদন বিশেষভাবে প্রযুক্তিনির্ভর ও ব্যয়বহুল হওয়ায় সে সক্ষমতা নেই। বিদ্যুতের ২ হাজার ৭০২ কিলোমিটার লাইন মাটির নিচে সরকারি দলের সদস্য বেনজীর আহমদের এক প্রশ্নের জবাবে নসরুল হামিদ জানান বিদ্যুৎ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন সুষ্ঠু ও মানসম্মত বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য দেশের বড় বড় শহর তথা মেট্রোপলিটন এলাকায় বিদ্যুৎ লাইনের তার মাটির নিচ দিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ঢাকায় ডিপিডিসির ১ হাজার ২৮৭ কিলোমিটার ও ডেসকো ১ হাজার ৩৬৬ কিমি বাবিউবো সিলেটে ৩৮ কিমি নেসকো রাজশাহী ও রংপুরে ১১ কিমিসহ প্রায় ২ হাজার ৭০২ কিমি ভূগর্ভস্থ লাইন নির্মাণ সম্পন্ন করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/363.csv b/Bangla_fin_news_articles/363.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..71e767a71666844629c74fb3ad95a6bb3446f7b4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/363.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +363,ভর্তুকির চাপ বাড়ছে,2022-04-03,জামাল উদ্দীন,চলতি বছরে বাজেট বরাদ্দের চেয়ে অতিরিক্ত অর্থের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। ভর্তুকির চাপ সামাল দিতে অর্থ সংস্থানের উপায় খোঁজা হচ্ছে। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায় ইতোমধ্যে দুটি মন্ত্রণালয় ৬০ হাজার কোটি টাকার বরাদ্দ চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছে। সূত্র মতে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেল সারসহ প্রায় সব পণ্যের দাম বেড়েছে। এর প্রভাবে সরকারের ভর্তুকির চাপ বেড়েছে। ইতোমধ্যে বাজেটে রাখা ভর্তুকি বরাদ্দের সিংহভাগ ব্যয় হয়ে গেছে। ফলে ভর্তুকি ব্যয় মেটাতে বাড়তি বরাদ্দের এই চাপ এসেছে। বছর শেষ হতে আরো সময় বাকি থাকলেও চলতি বছরের বাড়তি বরাদ্দ এবং নতুন অর্থবছরের বরাদ্দ প্রক্ষেপণে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে। কারণ বিশ্ব জুড়ে পণ্যমূল্য বৃদ্ধির নানা উপলক্ষ্য এখনো বিদ্যমান। রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধ করোনা শেষ হয়েও শেষ হয়নি এমন পরিস্থিতি স্বল্পোন্নত দেশগুলোর অর্থনীতিকে বেশি সংকটে ফেলে দিয়েছে। এ সময় রাজস্ব আদায়েও প্রত্যাশিত সাফল্য আসেনি। উন্নয়ন ব্যয়েও পিছিয়ে। কিন্তু দৈনন্দিন ব্যয় মেটাতে গিয়ে এবং বাড়তি মূল্যের কারণে চাপ বেড়েছে। এদিকে অর্থবছর শেষ হতে আর মাত্র তিন মাস বাকি। বাদবাকি সময়ে অতিরিক্ত ভর্তুকির কারণে বাজেটে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি অর্থের প্রয়োজন হবে এটিই স্বাভাবিক। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরে সাত মাসে ভর্তুকির জন্য বরাদ্দের ৭১ শতাংশ টাকা ব্যয় হয়ে গেছে। এরপরও বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয় ভর্তুকি বরাদ্দ বাড়ানোর জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে চাহিদা দিয়েছে। ভর্তুকির অর্থ চাওয়ার দিক থেকে শীর্ষ দুই মন্ত্রণালয় হচ্ছে কৃষি ও জ্বালানি। তারা ইতোমধ্যে ৬০ হাজার কোটি অতিরিক্ত অর্থবরাদ্দ চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছে। সূত্র আরো জানায় চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেটে কৃষি বিদু্যৎ রপ্তানি ও রেমিট্যান্স খাতে মোট ২৮ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা ভর্তুকি বাবদ বরাদ্দ রয়েছে। এর মধ্যে জুলাইজানুয়ারি পর্যন্ত এই সাত মাসে ব্যয় করা হয়েছে ২০ হাজার ৪২৬ কোটি টাকা। যা মোট বরাদ্দের ৭১ শতাংশ। সাত মাসে ভর্তুকি প্রাপ্তির দিক থেকেশীর্ষে রয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। বাজেটে এই মন্ত্রণালয়ের জন্য ভর্তুকি বরাদ্দ রয়েছে ৯ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে ভর্তুকির অর্থ ছাড় করা হয়েছে ৫ হাজার ৯৬২ কোটি টাকা। অন্যদিকে বিদু্যৎ খাতে ৯ হাজার কোটি টাকার ভর্তুকি বিপরীতে ছাড় হয়েছে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা। একইভাবে রপ্তানি খাতের ৬ হাজার ৮২৫ কোটি টাকার ভর্তুকি বরাদ্দ রয়েছে। এর মধ্যে সাত মাসে ব্যয় করা হয়েছে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা। রেমিট্যান্স খাতে খরচ করা হয়েছে ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এখাতে মোট বরাদ্দ রয়েছে ৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থ বিভাগের সংশ্লিষ্টরা জানান চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে রেমিট্যান্স প্রণোদনার হার ২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে আড়াই শতাংশ করা হয়েছে। ফলে এ খাতে প্রণোদনা পরিমাণ সংশোধিত বাজেটে বাড়িয়ে ৫ হাজার কোটি টাকা করা হতে পারে। আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্য বৃদ্ধির প্রভাবে ইতোমধ্যে কৃষি মন্ত্রণালয় ২৮ হাজার কোটি টাকা এবং জ্বালানি মন্ত্রণালয় ৩২ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি চেয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/364.csv b/Bangla_fin_news_articles/364.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b61d6e8cab1a98e273f2d88685ae139896e340c2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/364.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +364,রোজার মাসে ব্যাংকের সময়সূচি,2022-04-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আসন্ন রমজান মাসে সরকারি আধা সরকারি স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিত সব প্রতিষ্ঠানের সময়সূচি নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। সোমবার ২৮ মার্চ মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। সে হিসেবে বাকি সব প্রতিষ্ঠানের মতোই নির্ধারণ করা হয়েছে ব্যাংকে লেনদেনের সময়সূচি। আসন্ন রমজান উপলক্ষে অফিস চলবে সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। এর মধ্যে থাকবে ১৫ মিনিট জোহরের নামাজের বিরতি। বর্তমানে দেশের সব সরকারি আধা সরকারি স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার কর্মকালীন সূচি হচ্ছে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। ঢাকা মহানগরীর সব ব্যাংক বীমা অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অফিস সময়সূচি সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত। পবিত্র রমজান মাসে সেহরি ও ইফতারের সময় বিবেচনায় নিয়ে রোজাদারদের নির্ধারিত সময়ে অফিসে যাওয়াআসার সুবিধার্থে সময়সূচি পরিবর্তন করা হয়। তবে ব্যাংক বীমা অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান ডাক রেলওয়ে হাসপাতাল রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্পপ্রতিষ্ঠান কলকারখানা এবং যাদের সার্ভিস অতি জরুরি তারা তাদের নিজস্ব আইন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে নিজস্ব অফিস সময়সূচি নির্ধারণ করে। সব কোর্টের সময়সূচি নির্ধারণ করবে সুপ্রিম কোর্ট। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/365.csv b/Bangla_fin_news_articles/365.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59a31e6951701a26f5a1fcec5bcf5abc0bb8ef5d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/365.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +365,শতভাগ বিদ্যুতায়ন গ্রামীণ অর্থনীতিতে নতুন গতির সঞ্চার করবে,2022-04-02,রেজাউল করিম খোকন,শতভাগ বিদ্যুতায়নের মাইলফলকে বাংলাদেশ নতুন আলোর পথে যাত্রা শুরু করেছে দেশ। এর মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশই প্রথম শতভাগ বিদ্যুতায়নের দেশ হিসেবে ঘোষণা দিতে পারল। মধ্যম আয়ের দেশ থেকে উন্নত দেশের দিকে যেতে এটা করা জরুরি ছিল। দেশের প্রত্যন্ত দুর্গম গ্রাম যেখানে যোগাযোগ ব্যবস্থাও বেশ কঠিন তেমন গ্রামেও পৌঁছে গেছে বিদ্যুৎ। প্রায় সব ধরনের নাগরিক সুবিধাবঞ্চিত বহু পরিবার আজ বিদ্যুৎ সংযোগের বদৌলতে তাদের জীবনটাকে নতুনভাবে সাজানোর পরিকল্পনা করছে। চারপাশ পানিতে পরিবেষ্টিত বিস্তীর্ণ বিলের মধ্যে বসবাসকারী মানুষের ঘরেও জ্বলছে বিদ্যুতের আলো। সৌর বিদ্যুৎ সুবিধায় তাদের ঘরে জ্বলছে দীর্ঘদিনের প্রত্যাশিত বৈদ্যুতিক বালব। শুধু বিলের মধ্যে নয় দুর্গম পাহাড়ে বিচ্ছিন্ন সব চরে পৌঁছে গেছে বিদ্যুৎ সংযোগের সুবিধা। গ্রিডসুবিধা না থাকায় এসব এলাকায় কোথাও কোথাও নদী পারাপার লাইন এবং কোথাও সাগর নদীর তলদেশ দিয়ে টানা হয়েছে সাবমেরিন ক্যাবল। কোথাও আবার সেটাও করা হয়নি অবকাঠামোগত কিংবা প্রযুক্তিগত প্রতিকূলতার কারণে। তাই সেখানে বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে সৌর বিদ্যুৎ সোলার হোম সিস্টেমএর ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর এভাবেই দেশের প্রতিটি জনপদে পৌঁছানো হয়েছে বিদ্যুত সুবিধা। বর্তমানে দেশের মোট ৪৯২টি উপজেলার মধ্যে ৪৬২টিতে বিদ্যুৎ সেবা দিচ্ছে পল্লী বিদ্যুত বোর্ড। অনেক উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহের গ্রিড না থাকলেও তেমন দুর্গম প্রত্যন্ত গ্রামে তারা বিদ্যুৎ সংযোগ এর ব্যবস্থা করেছেন। হাজার হাজার পরিবার এভাবেই বিদ্যুৎ সংযোগের আওতায় চলে এসেছেন। বিদ্যুৎ অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। দেশের কৃষি শিল্প সেবাখাতসহ দৈনন্দিন জীবনে বিদ্যুতের রয়েছে ব্যাপক চাহিদা। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সূচকের ঊর্ধ্বগতি নিশ্চিত করতে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের যোগান একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ পূর্বশর্ত। বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আসার পর থেকে দুর্গম প্রত্যন্ত গ্রামের জনপদগুলো জেগে উঠেছে নতুন ভাবে। আধুনিক জীবনধারার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে এসব এলাকার মানুষ। অর্থনীতিতে বিপুল সম্ভাবনা সৃষ্টি এবং দারুণ গতি আনতে বিদ্যুৎ সুবিধা শক্তিশালী অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছে সব সময়েই সব দেশেই সব জনপদে। আমাদের বাংলাদেশে কিছুদিন আগেও গ্রামের মানুষের একমাত্র জীবিকা ছিল কৃষি। কৃষির বাইরে অন্য কোনো পেশা বেছে নেওয়ার সুযোগ ছিলনা তাদের। সেখানে বর্তমানে ছোট বড় সব ধরনের ধানকল থেকে শুরু করে গভীর নলকূপ স্থাপনের মাধ্যমে কৃষি জমিতে সেচের ব্যবস্হাকরণ হাঁস মুরগির খামার যন্ত্রচালিত যানবাহনে বিদ্যুতের ব্যবহার হচ্ছে। গ্রামে গ্রামে কমিউনিটি ক্লিনিকে স্বাস্থ্যসেবা ইউনিয়ন পরিষদে তথ্যসেবা কেন্দ্র প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মাল্টিমিডিয়া পাঠদানে সুবিধা নিশ্চিত হচ্ছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থায় বেসরকারি উদ্যোক্তারা যুক্ত হওয়ায় এ খাতে একটি বিরাট ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। সরকারিবেসরকারি অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে এখাতে দক্ষ ব্যবস্থাপনা গড়ে উঠেছে। কাজের মধ্যে তুলনা করার সুযোগ তৈরি হয়েছে। এতে জবাবদিহিতা বেড়েছে। গত ১১ বছরে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হলেও বিদ্যুৎ খাতের ঘাটতি মেটানো যাচ্ছে না। সরকার এ খাতে গত বছর ২০২১ সালে ১১ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়েছে। শতভাগ বিদ্যুতায়নে সরকারের বিরাট সাফল্য দেশবাসীকে আনন্দিত ও আশাবাদী করেছে। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ সুবিধার বিস্তৃতি অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশের এগিয়ে চলাকে আরও বেগবান করবে। দফায় দফায় বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি সাধারণ মানুষের জীবনে যেভাবে চাপ সৃষ্টি করে অসহনীয় অবস্থার সৃষ্টি করে ঠিক তেমনিভাবে বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি শিল্প কলকারখানায় উৎপাদন ব্যয় কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয় উৎপাদিত পণ্যের দামও স্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। ফলে বাজারেও পণ্যমূল্য বৃদ্ধির প্রকোপ দেখা যায়। যার চাপ বহন করতে হয় সাধারণ জনগণকে। সহনীয় দামে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারাটা বড় একটি চ্যালেঞ্জ সন্দেহ নেই। শতভাগ বিদ্যুতায়নের পরও দেশের সব মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছে কিনা সেটিও বিবেচনায় রাখতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/366.csv b/Bangla_fin_news_articles/366.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b62d95d04f26c16ea8316263bbb7be8b9162034c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/366.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +366,জনসংখ্যাকাঠামোর দ্রুত পরিবর্তন ঘটছে তুরস্কে,2022-04-02,শফিকুর রহমান রয়েল,অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও জন্মহার হাত ধরাধরি করে এগিয়ে যাওয়ার কথা। অধিক সন্তান লালনপালনের প্রশ্নে আর্থিক সংগতির বিষয়টি চলে আসে সংগত কারণেই চলে আসে। কিন্তু অতীত ইতিহাস আর রেকর্ড ভিন্ন কথা বলে অর্থনৈতিক অগ্রগতি আর জন্মহারের মধ্যে বিপরীতমুখী সম্পর্ক। উন্নতির পদাঙ্ক অনুসরণ করে শিক্ষাও এগিয়ে যায় বলে স্বাচ্ছন্দ্য ধরে রাখতে গিয়ে মানুষ আকৃষ্ট হয় সন্তানের সংখ্যা যথাসম্ভব কম রাখার ব্যাপারে। পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি উন্নত রাষ্ট্রই আজ এমন বাস্তবতার মুখোমুখি। কিন্তু সমৃদ্ধ দেশের তকমা না লাগা সত্ত্বেও যে একটি দেশ দ্রুত বার্ধক্যগ্রস্ত হয়ে পড়তে পারে জলজ্যান্ত নজির হচ্ছে তুরস্ক। তুরস্কে বুড়িয়ে যাওয়া লোকের সংখ্যা গত পাঁচ বছরে বৃদ্ধি পেয়েছে ২৪ শতাংশ। বয়স এরই মধ্যে ৬৫ কিংবা ৬৫র ঊর্ধ্বে পৌঁছে যাওয়া এমন লোকের সংখ্য ২০২১ সালে সেখানে ছিল মোট জনসংখ্যার ৯ দশমিক ২ শতাংশ। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে তুরস্কের পরিসংখ্যান ইন্সটিটিউট টার্কস্ট্যাট। ২০২১ সালে এসে তুরস্কে বয়স্ক লোকের সংখ্যা দাঁড়ায় ৮০ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি। অথচ ২০১৬ সালে সেটি ছিল ৬০ লাখ ৬০ হাজার। বার্ধক্যে পৌঁছা মোট জনসংখ্যার বেশির ভাগই অবশ্য নারী। এর কারণটি নতুন কিছু নয় স্বাভাবিকভাবেই সেখানকার নারীদের গড় আয়ুষ্কাল পুরুষদের চেয়ে বেশি। ইউরোপের মধ্যে সবচেয়ে তরুণ জনসংখ্যাবিশিষ্ট হওয়ার সুবাদে দীর্ঘদিন তুরস্কের গুণকীর্তনের শেষ ছিল না। বলা হতো কর্মক্ষম লোকের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেশি হওয়াতে সেখানকার অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল। কিন্তু চলমান বাস্তবতা পুরাপুরিই ভিন্ন কথা বলছে। পশ্চিম ইউরোপের অধিকাংশ দেশের মতো তুরস্কেও বয়স্ক লোকের সংখ্যা দ্রুত বাড়তে থাকার শঙ্কার মধ্যেই একাধিক প্রাক্কলন জানান দিচ্ছে আগামী তিন বছরের মধ্যে সেখানে মোট জনসংখ্যায় ১১ শতাংশ হিস্যা থাকবে তাদের। ২০৪০ সালে এসে তা বেড়ে হবে ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ টার্কস্ট্যাট অতিসম্প্রতি সংবাদ সম্মেলন করে উদ্বেগের সঙ্গে জানিয়েছে যে তুরস্কের জনসংখ্যা কাঠামোর দ্রুত পরিবর্তন ঘটছে। কোনো দেশের মোট জনসংখ্যার মধ্যে প্রবীণ লোকদের ১০ শতাংশের সীমা অতিক্রম করে ফেলার মানেটাই হচ্ছে একটি দেশের জনসংখ্যার বার্ধক্যগ্রস্তের সূচক। এই মুহূর্তে বলতে গেলে সে দরজায় কড়া নাড়ছে তুরস্ক আর এমন অভিমতই ব্যক্ত করেছে সেদেশের পরিসংখ্যান ইন্সটিটিউট। তবে তারা এটিও বলেছেন বৈশ্বিক বার্ধক্য প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই কৃষ্ণ সাগর অঞ্চলের এ দেশটির মোট জনসংখ্যায় এমন এই কাঠামোগত পরিবর্তন। তুরস্কের জনসংখ্যা কাঠামোর বাঁক পরিবর্তনের পেছনে অনেকগুলো হেতু কাজ করছে আর সেগুলো হচ্ছে জনস্বাস্থ্যের উন্নতি অপেক্ষাকৃত উন্নত জীবনমান জনকল্যাণের মাত্রা ও গড় আয়ু বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রজনন ও মৃত্যু হারের হ্রাস। টার্কস্ট্যাটের তথ্যানুসারে প্রৌঢ় জনসংখ্যার অনুপাতের বিবেচনায় ১৬৭টি দেশের মধ্যে তুরস্কের অবস্থান ৬৮। বয়স্ক জনসংখ্যার ভৌগোলিক বিন্যাসে কৃষ্ণসাগর অঞ্চলের বৈশিষ্ট্যাবলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গত দশকের বেশির ভাগ সময়েই প্রবীণ লোকের সংখ্যার প্রশ্নে সিনোপ ছিল এক নম্বরে। মধ্যে সেই স্থান হারালেও প্রতিবেশী কাস্তামোনু এবং আর্তিভিন ও জিরেসানকে হারিয়ে ২০ দশমিক ১ শতাংশ বৃদ্ধবৃদ্ধা নিয়ে সিনোপ তার আগের সেই শীর্ষস্থান পুনর্দখলে নয়। সিনোপ ও কাস্তামোনু আবার তুরস্কের এমন দুই প্রদেশ যেগুলোত গত কয়েক দশক জুড়েই অভিবাসনের হার অতিউচ্চ। বিশেষত সিনোপএ স্থানীয় বসবাসকারীদের অবসর এবং অন্যান্য স্থানে কাজ করা লোকজন অবসরের পর জন্মস্থানে ফেরত আসাটা সেখানকার বয়স্ক লোকের সংখ্যা অতিমাত্রায় বাড়িয়ে দিয়েছে। তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশগুলোয় প্রবীণ লোকের সংখ্যা বরাবরই কম। এরমধ্যে সিরনাক প্রদেশের মানুষ সবচেয়ে তরুণ। ওখানে মোট জনসংখ্যার মাত্র ৩ দশমিক ৫ শতাংশ লোক রয়েছে বার্ধক্যগ্রস্তের তালিকায়। এ তালিকায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে আছে হাক্কারি ও স্যানহারফা প্রদেশ। পরিসংখ্যান বলছে অতিরিক্ত জনসংখ্যাবিশিষ্ট প্রদেশের সংখ্যা ২০১৬ সালে মাত্র আটটি থাকলেও এখন ২২এ পৌঁছেছে। তুরস্কে প্রতি চারটি খানার মধ্যে অন্তত একটিতে ৬৫ কিংবা এরচেয়ে বেশি বয়সী এক জন লোক রয়েছে। পরিসংখ্যান অনুসারে তুরস্কে একাকী বসবাসকারী বৃদ্ধবৃদ্ধার সংখ্যা ১০ লাখ ৫০ হাজারেও বেশি। এরমধ্যে বেশির ভাগই বৃদ্ধা। পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ বারদারে একা বসবাস করা বয়স্ক লোকের সংখ্যা অন্য যে কোনো প্রদেশের চেয়ে বেশি। ২০২১ সালে তুরস্কে শতবর্ষী লোকের সংখ্যাটা ছিল ৫ হাজার ৮৫৯। এদের অধিকাংশের ঠিকানা রাজধানী ইস্তানবুলে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/367.csv b/Bangla_fin_news_articles/367.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bc28191499453d501ae598017fdeef81945c146e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/367.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +367,৫০ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সংগঠকদের সম্মাননা দিল ‘নগদ’,2022-04-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে রণাঙ্গনের ৫০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সংগঠকদের সম্মাননা প্রদান করল ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। পাশাপাশি নগদ ও বাংলা ট্রিবিউন যৌথ উদ্যোগে প্রকাশ করেছে জয় বাংলা শিরোনামে একটি প্রকাশনা যেখানে তুলে ধরা হয়েছে এই ৫০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকদের সাক্ষাৎকার। রাজধানীর হোটেল লা মেরিডিয়ানের গ্র্যান্ড বলরুমে এ উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানটিতে অংশ নেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক এমপি ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মাননীয় মন্ত্রী জনাব মোস্তাফা জব্বার এবং আমন্ত্রিত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সংগঠকেরা। বাংলা ট্রিবিউনের সম্পাদক জুলফিকার রাসেলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন নগদ লিমিটেডএর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক এবং বাংলা ট্রিবিউনের প্রকাশক কাজী আনিস আহমেদ। মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ কর্তৃক সম্মাননা প্রাপ্ত ৫০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সংগঠকেরা হলেন আ ক ম মোজাম্মেল হক আনোয়ার হোসেন খান আফসান চৌধুরী আবুল বারাক আলভী ডা. আমজাদ হোসেন এ এইচ মাহমুদ আলী এ কে এম আতিকুর রহমান এম আনোয়ার হোসেন এম এ হাসান কাজী সাজ্জাদ আলী জহির কাজী সালাউদ্দিন কামরুল হাসান খান খালেকুজ্জামান গোলাম আরিফ টিপু গোলাম দস্তগীর গাজী জাকারিয়া পিন্টু জেড আই খান পান্না নাসিমুন আরা মিনু নাসির উদ্দীন ইউসুফ পঙ্কজ ভট্টাচার্য মফিদুল হক মহিউদ্দিন আহমদ মামুনুর রশীদ মাহবুব উদ্দিন আহমদ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম মুনতাসীর মামুন মোজাম্মেল হক মোস্তাফা জব্বার মো. ওবায়দুল্লাহ ডা. রওনক জাহান রথীন্দ্রনাথ রায় রফিকুল আলম রাইসুল ইসলাম আসাদ রাশেদ খান মেনন রোকেয়া কবীর লুবনা মরিয়ম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক শাহজাহান সরদার শাহরিয়ার কবির শাহাবুদ্দিন আহমেদ শাহীন সামাদ সফিক উল্লাহ সুজেয় শ্যাম সুলতান মাহমুদ সিমন সুলতানা কামাল সেলিনা হোসেন সৈয়দ হাসান ইমাম হারুন উর রশিদ হারুনুর রশীদ ও হারুন হাবীব। এই ৫০ জন মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকদের বিস্তারিত সাক্ষাৎকার বইটিতে সংকলন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া মুক্তিযোদ্ধা ও সংগঠকদের প্রত্যেকের হাতে একটি করে ক্রেস্ট তুলে দেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। এ সময় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উত্তরীয় পরিয়ে দেন বীর মুক্তিযোদ্ধা শিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদ। অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ সময়কার আবহে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয় যেখানে দেশাত্মবোধক গানের পাশাপাশি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের বিশেষ আয়োজন চরমপত্র পরিবেশন করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ঘটনাবলী স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন বঙ্গবন্ধু না থাকলে মুক্তিযুদ্ধ হতো না আর আমিও মন্ত্রী হতে পারতাম না এখানে দাঁড়িয়ে কথা বলতে পারতাম না। বাংলাদেশকে একসময় তলাহীন ঝুড়ির তকমা দেওয়া হয়েছিল।কিন্তু সেই বাংলাদেশ এখন ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নগদএর এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান। সম্মাননা অনুষ্ঠানে নগদএর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন এক সাগর রক্ত আর কোটি মানুষের অশ্রুতে লেখা আমাদের একাত্তরের দিনগুলি। এটি আমাদের জাতীয় জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়ও। সর্বশ্রেষ্ঠ সময়ে জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তানরা দেশমাত্রিকার মর্যাদা রক্ষায় নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। তিনি বলেন মুক্তিযোদ্ধারা আমাদেরকে একটা দেশ দিয়েছেন নিজস্ব পতাকা আর জাতীয় সংগীত দিয়েছেন। বঞ্চনা আর শোসন নির্যাতন থেকে মুক্তি দিয়েছেন। আপনাদের পরবর্তী প্রজন্ম হিসেবে এখন আমাদের দায়িত্ব সোনার বাংলা গড়ে দেওয়া। আমার সন্তানের জন্যে হলেও এই দেশকে উন্নতসমৃদ্ধ বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তোলা আমাদের শপথ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/368.csv b/Bangla_fin_news_articles/368.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d739a8e77f5192ba373adf79e6ebbf1b5f1f785c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/368.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +368,যে কারণে ইভ্যালির আটকে থাকা টাকা রিফান্ড পাচ্ছেন না গ্রাহকরা,2022-04-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এস্ক্রো সিস্টেমে পেমেন্ট গেটওয়েতে ইভ্যালির গ্রাহকদের আটকে থাকা টাকা রিফান্ড নিয়ে নানা জটিলতা দেখা দিয়েছে। অনেক গ্রাহকরাই বিভিন্ন মার্চেন্ট অ্যাকাউন্ট থেকে পণ্য কেনার টাকা জমা দিয়েছিলেন। এতে করে তাদের পরিচয় জানার সুযোগ নেই। আবার এদিকে ইভ্যালির সার্ভার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ডাটাবেজ থেকে গ্রাহকদের তথ্যও উদ্ধার করতে পারছে না বর্তমান পরিচালনা বোর্ড। কোন গ্রাহক পণ্য পেয়েছেন কে পান নি তা নিয়েও রয়েছে ধোঁয়াশা। সার্বিক পরিস্থিতিতে গেটওয়েতে আটকে থাকা টাকা ফেরত দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। বৃহস্পতিবার ৩১ মার্চ রাতে এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি ..... স্ট্যাটাস দেন ইভ্যালির বর্তমান পরিচালনা বোর্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি ও সরকারের সাবেক অতিরিক্ত সচিব মাহবুব কবির মিলন। তিনি বলেন ১ জুলাই ২০২১ তারিখ হতে এস্ক্রো নীতিমালা কার্যকর হওয়ার পর গ্রাহক মাল ক্রয়ের জন্য পেমেন্ট গেটওয়েতে টাকা জমা দেয়ার পর গ্রাহক মাল বুঝে পেলে তবেই সে টাকা পেমেন্ট গেটওয়ে থেকে ইভ্যালির একাউন্টে জমা হবে। আর গ্রাহক মাল না পেলে ইভ্যালি একটা অর্ডার বা রিকুয়েস্টের মাধ্যমে গেটওয়েতে জানিয়ে দেবে যে এই এই গ্রাহকের মাল ডেলিভারি দেয়া যায়নি তাদের টাকা ফেরত দেয়া হোক। একেই বলে রিফান্ড। এই রিফান্ডের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা হচ্ছে ইকমার্স বা ইভ্যালি হতে রিফান্ড রিকুয়েস্ট পেলেও পেমেন্ট গেটওয়ে যেন গ্রাহকের তথ্য যাচাই করে নেয়। যে গ্রাহক সত্য নাকি মিথ্যা বলে রিফান্ড নিচ্ছে। ইভ্যালির প্রাক্তন সিইও রাসেল সাহেব গ্রেফতার হবার আগে ১ জুলাই ২০২১ হতে এস্ক্রোতে জমা হওয়া টাকার মধ্যে সর্বশেষ যে রিফান্ড অর্ডার পেমেন্ট গেটওয়েতে প্রেরণ করেছিলেন তার সব টাকা গ্রেফতারের পরপরই পেমেন্ট গেটওয়ে ঐ গ্রাহকদের রিফান্ড করে দিয়েছিলেন। ..... মাহবুব কবির মিলন আরও উল্লেখ করেন রাসেল সাহেব গ্রেফতার হওয়ার পর ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেলে এবং এরপর সার্ভার কয়েকদিন চালু থাকলেও এস্ক্রোর টাকা রিফান্ড দেয়ার জন্য রিফান্ড অর্ডার বা রিকুয়েস্ট তৈরি করার মত কেউ অফিসে ছিলেন না বা বাসায় বসেও কেউ এ কাজটি করার প্রয়োজনীয়তা বোধ করেনি। ফলে গেটওয়েতে ইভ্যালির আর পেন্ডিং রিফান্ড অর্ডার বা রিকুয়েস্ট নেই। অর্থাৎ ইভ্যালি অফিস হতে যাচাই বাছাই করে কার মাল ডেলিভারি হয়নি এবং কে কে রিফান্ড পাবে সেই ডাটা তৈরি করে পেমেন্ট গেটওয়েতে পাঠানো হয়নি আর রাসেল সাহেব গ্রেফতার হবার পর। আমরা দায়িত্ব নেবার পর একই অবস্থা পেয়েছি। ছয়টি গেটওয়েতে যে টাকা পড়ে আছে তা সম্পূর্ণভাবে ১ জুলাইয়ের পর প্রাপ্ত এস্ক্রো সার্ভিসের। অন্যকোনো বা ১ জুলাইয়ের আগের কোনো টাকা এখানে বা অন্য ব্যাংকে নেই। ছয় পেমেন্ট গেটওয়েতে আটকে থাকা এস্ক্রোর টাকা ছাড়া কোন ব্যাংকে ইভ্যালির কোন টাকা এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। ইভ্যালির এমডি হিসেবে দায়িত্বরত সাবেক এই আমলা আরও বলেন এস্ক্রোর টাকা রিফান্ড করার প্রক্রিয়া নিয়ে আমরা সকল গেটওয়ের সাথে বৈঠক এবং অসংখ্যবার কথা বলেছি। তারা সবাই বলেছে গ্রাহকের তথ্য দৈবচয়নের ভিত্তিতে যাচাই করে অনেক গ্রাহকের সঠিক তথ্য তারা পায়নি। বড় কথা হচ্ছে এজন্য ইভ্যালি হতে ক্লিয়ারেন্স বা রিফান্ড অর্ডার চায় তারা। আমাদের কাছে গ্রাহকের কোন তথ্য বা কাগজপত্র নেই যার ভিত্তিতে রিফান্ড অর্ডার তৈরি করা যাবে। এটা করতে হলে অবশ্যই সার্ভার আপ এবং পূর্বের লোকজন কিছু হলেও নিয়োগ করতে হবে। কারণ গ্রাহকের সব তথ্য আছে সার্ভারে। এই সার্ভার আপ করতে হলে এর অ্যাডমিন এক্সেস লাগবে। যা আছে রাসেল সাহেবের হাতে যদিও তিনি বলেছেন ইউজার নেইম এন্ড পাসওয়ার্ড তিনি ভুলে গেছেন। তিনি আছেন জেলে। এটার জন্য একটা প্রক্রিয়ার কথা চিন্তা করা হচ্ছে যা সময় হলে জানবেন সবাই। গ্রাহকের হাতে থাকা কাগজপত্র দিয়ে রিফান্ড দেয়া সম্ভব নয়। একারণেই গেটওয়েতে আটকে থাকা প্রায় ৩৯৭ কোটি টাকার মধ্যে মাত্র ৪৫৪৬ কোটি টাকা রিফান্ড দিতে পেরেছে কিউকম। কারণ মাত্র এই ৪৬ কোটি টাকার সঠিক তথ্যই তাদের মালিক গ্রেফতারের আগেই রেডি করা ছিল। তাই তারা সেটা রিলিজ করতে পেরেছে। গ্রাহকের কাছে সব তথ্য থাকলেও কিউকম টাকা রিফান্ড করতে পারবে না। যতক্ষণ না পুরো ব্যবসা আবার চালু না হয়। তিনি বলেন তারা কিছু টাকা রিফান্ড করতে পারছে না মার্চেন্ট বা এজেন্ট নাম্বার হতে গ্রাহক টাকা পেমেন্ট করায় গ্রাহকের হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। গ্রাহক মাল পেয়েছে কিনা মাল পাবার পরেও সে রিফান্ড ক্লেইম করছে কিনা তা বর্তমানে আমাদের বা ব্যাংক কিংবা গেটওয়ের পক্ষে যাচাই করা সম্ভব নয়। তাই সার্ভার আপ করে যাচাই বাছাই না করা পর্যন্ত রিফান্ড দেয়া সম্ভব হবে না। যদিও আমাদের একাজ করতে মহামান্য হাইকোর্টের অনুমতি নিতে হবে। আবারও বলছি ইভ্যালির একাউন্টে এস্কোর টাকা ছাড়া অন্যদের অন্যান্য পাওনা পরিশোধের কোন অর্থ এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। শুধুমাত্র ব্যবসা আবার শুরু করা গেলেই ধীরে ধীরে হয়তো তা করা সম্ভব হবে। সেটা সম্ভব কিনা তা সময়ই বলে দেবে। এস্ক্রোতে আটকে থাকা গ্রাহকের এক টাকাও খরচ করা হয়নি। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক শ্রেণির নিন্দুকদের উদ্দেশে খেদ প্রকাশ করে মাহবুব কবির মিলন বলেন একের পর এক সব চেষ্টাই করে যাচ্ছি আমরা। যাতে এই লক্ষ লক্ষ মানুষ পথে বসে না যায়। বিনে পয়সায় ভলান্টারি সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছি আমি। আমার উপর গালাগালি ঝাঁপিয়ে পড়ে কাঁপিয়ে দেবেন। মূহূর্তের মধ্যে ছেড়ে দিয়ে চলে যাব। ইভ্যালি আমার সোনার ডিম পাড়া হাঁস নয়। প্রসঙ্গত গেল বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর এক গ্রাহকের করা মামলায় গ্রেফতার হন ইভ্যালির এমডি মোহাম্মদ রাসেল ও তার স্ত্রী ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন। পরে ১৮ সেপ্টেম্বর ইভ্যালি তাদের অফিস বন্ধ ঘোষণা করে। ১৬ অক্টোবর ইভ্যালি তাদের ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপ বন্ধ করে দেয়। পরে আদালতের নির্দেশে একটি ৫ সদস্যের বোর্ড গঠন করে ইভ্যালির অবস্থা যাচাইবাছাই ও পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। তবে দায়িত্ব নেওয়ার বেশ কয়েকমাস পেরিয়ে গেলেও এখনো গ্রাহকদের জন্য আশাবাদী হওয়ার মতো কোনো তথ্য জানাতে পারেন নি তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/369.csv b/Bangla_fin_news_articles/369.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..06bd98d11afe1dc2c19fd9b438536d2600b8ee4b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/369.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +369,গ্রাহক বাড়াতে ইনফোবিপএর ওয়েবিনার,2022-03-31,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,গ্লোবাল ক্লাউড কমিউনিকেশন্স প্ল্যাটফর্ম এবং অমনিচ্যানেল এঙ্গেজমেন্ট লিডার ইনফোবিপ এর উদ্যোগে ইমেইল অটোমেশনের মাধ্যমে কাস্টমার এঙ্গেজমেন্ট বৃদ্ধি এবং আরওআই নিশ্চিতকরণ শীর্ষক একটি বিশেষ অনলাইন সেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে যেখানে ব্যাংকিং ও ননব্যাঙ্কিং ইনস্যুরেন্স রিটেইল ও ইকমার্স এবং স্টার্টআপ লিডাররা অংশগ্রহণ করেন। বুধবার ৩০ মার্চ এ ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়। ইনফোবিপ বাংলাদেশের সিনিয়র অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার মাসুদ রানা এর প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে এই সেশনটি শুরু হয়। উক্ত প্রেজেন্টেশনে তিনি ইন্ডাস্ট্রিভেদে বেশ কিছু ইমেইল অটোমেশন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়াও ইনফোবিপএর ইমেইল অটোমেশন প্লাটফর্ম এর ইমেইল বিল্ডার পার্সোনালাইজেশন এবং অ্যানালাইটিক্সসহ অন্যান্য টুল ব্যবহারের মাধ্যমে কিভাবে প্রতিষ্ঠানসমূহ কাস্টমার রিটেনশন ও বিজনেস গ্রোথ নিশ্চিত করতে পারে তা তুলে ধরা হয়। এরপর একটি কাস্টমার চ্যাট সেশন অনুষ্ঠিত হয় যেখানে মীর মোহাম্মদ আসিফুল বারী হেড অফ সিস্টেমস সাপোর্ট এন্ড সার্ভিস অপারেশন্স টেকনোলজি ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড উপস্থিত ছিলেন। মহামারী চলাকালীন গ্রাহক সেবা ব্যবস্থাপনা নিয়ে কথা বলার পাশাপাশি সর্বোচ্চ কাস্টমার এঙ্গেজমেন্ট ও এক্সপেরিয়েন্স নিশ্চিতকরণে ব্র্যাক ব্যাংকের ভবিষ্যৎ অটোমেশন অ্যাডোপশন পরিকল্পনা সম্পর্কে তিনি কথা বলেন। ইনফোবিপের ইমেইল অটোমেশন প্লাটফর্ম কিভাবে কাস্টমার এঙ্গেজমেন্ট বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে সে বিষয়েও তিনি আলোকপাত করেন। চ্যাট সেশনটি সঞ্চালনা করেন মেহমুদুল হক সিনিয়র অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার ইনফোবিপ বাংলাদেশ। পরিশেষে রোল অফ ইমেইল অটোমেশন ইন ইম্প্রুভিং কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স শিরোনামে একটি প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয় যেখানে সঞ্জীত দত্ত হেড অফ ডিজিটাল ব্যাংকিং ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড ইলমুল হক সজীব কোফাউন্ডার সেবা.এক্সওয়াইজেড রাজীব জাহান ফেরদৌস হেড অফ ইকমার্স বাটা বাংলাদেশ বিশিষ্ট প্যানেলিস্ট হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এই প্যানেল আলোচনাটি সঞ্চালনা করেন তানভীর হুসেইন হেড অফ কাস্টমার এন্ড সেলার সাপোর্ট সিএস এন্ড পিএসসি দারাজ বাংলাদেশ আলীবাবা গ্রুপ। প্রশ্নোত্তর পর্বের মাধ্যমে প্যানেল আলোচনাটি শেষ হয়। উক্ত অধিবেশনে স্পিকাররা কাস্টমার এঙ্গেজমেন্ট এবং রিটেনশন এ ইমেইল অটোমেশন এর ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেন। কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স উন্নিতকরনের পাশাপাশি ইমেইল অটোমেশন কিভাবে প্রতিষ্ঠানের কর্মীদেরও কর্মদক্ষতা বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে পারে তা উঠে আসে আলোচনায়। কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্সে ইন্ডাস্ট্রিভেদে পার্সোনালাইজড ইমেইল কনটেন্ট এর প্রভাব নিয়ে প্যানেলিস্টরা স্ব স্ব অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। ১ যুগেরও বেশি ইন্ডাস্ট্রি অভিজ্ঞতা নিয়ে ইনফোবিপ বিশ্বের ৬টি মহাদেশে ৭০টিরও বেশি অফিসে বিস্তৃত। ১৯০ টিরও বেশি দেশে ৮ বিলিয়ন মোবাইল ডিভাইস এবং ৭০০ টেলিকম নেটওয়ার্কে ইনফোবিপের সেবা বিদ্যমান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/37.csv b/Bangla_fin_news_articles/37.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9a5191ea1b815be32262d94d80cc443f2eab06b1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/37.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +37,‘২ বছরের মধ্যে মেগা প্রকল্পের ঋণ শোধে চাপ তৈরি হবে’,2022-07-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী কয়েক বছরের মধ্যে মেগা প্রকল্পে নেওয়া বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে চাপ তৈরি হবে। এজন্য এখনই প্রস্ত্ততি গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেন বিদেশি ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বর্তমানে স্বস্তিদায়ক অবস্হানে থাকলেও ২০২৪ সালের পর দায়দেনা পরিশোধের চাপ বাড়বে। এজন্য এখন থেকে একটি কর্মপরিকল্পনা নেওয়া প্রয়োজন কীভাবে পরিস্হিতি মোকাবিলা করা যায়। তা না হলে ভবিষ্যতে জটিলতা তৈরি হতে পারে। বৃহস্পতিবার মেগা প্রকল্পগুলো নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এ মন্তব্য করেন। ভাচুর্য়াল পদ্ধতিতে আয়োজিত এই আলাপচারিতায় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন বর্তমানে মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি অনুপাতে বিদেশি দায়দেনা পরিশোধ করা হয় ১ দশমিক ১ শতাংশের মতো। ২০২৬ সাল নাগাদ তা দ্বিগুণ হতে পারে। তখন বাংলাদেশ সমস্যায় পড়বে কি নাএমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন এটি আসলে নির্ভর করবে ঐ সময়ে দেশের রিজার্ভ পরিস্হিতি কেমন থাকে অর্থনীতি কতটা সুসংহত থাকে তার ওপর। ২০টি মেগা প্রকল্পের পরিস্হিতি বিশ্লেষণ করে তিনি বলেন যেসব উত্স থেকে ঋণ নেওয়া হয়েছে তাতে বাংলাদেশ উপকৃত হবে। ২০০৯ সাল থেকে বড় প্রকল্প নেওয়ার ক্ষেত্রে একধরনের জাতীয় ঐকমত্য আছে। বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করলে দৃশ্যমান উন্নয়ন দেখা যায় বলে রাজনীতিবিদরাও এতে আগ্রহ দেখান। কিন্তু এই মুহূর্তে যেভাবে বাংলাদেশের দায়দেনা বাড়ছে এবং ঋণ পরিশোধের সময় এগিয়ে আসছে তা আগামী দুই বছর পর বাংলাদেশের জন্য আর্থিক খাতে চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়াবে। বড় প্রকল্পের ক্ষেত্রে রাশিয়া চীন ও জাপানকেই বেশি অর্থ পরিশোধ করতে হবে। গ্রেস পিরিয়ড বা রেয়াতকাল কম হওয়ায় চীনের ঋণ পরিশোধের সময়সীমা কম। এজন্য ঋণ পরিশোধে চীনের অর্থ সবার আগে পরিশোধ করতে হবে। এ পরিস্হিতিতে কী ধরনের প্রস্ত্ততি নেওয়া যেতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে দেবপ্রিয় বলেন এ পরিস্হিতি মোকাবিলায় প্রয়োজনে ঋণ পরিশোধে পুনঃতপশিল করা যেতে পারে। যদি ঋণ পরিশোধের সময় বাড়ানোর দরকার হয় সেটিও করা যেতে পারে। এছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় হার স্হিতিশীল রাখতে হবে। ড. দেবপ্রিয় মনে করেন মেগা প্রকল্প যতই যৌক্তিক হোক না কেন তার জন্য শিক্ষা স্বাস্হ্য ও সামাজিক খাতকে উপেক্ষা করা চলবে না। অথচ বাজেটে স্বাস্হ্য ও শিক্ষা খাতে বরাদ্দ জিডিপির তুলনায় কমে যাচ্ছে। মেগা প্রকল্পের তালিকার অন্যতম হলো রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্প কর্ণফুলী নদীতে টানেল নির্মাণ মেট্রোরেল ইত্যাদি। এসব প্রকল্পে প্রায় ৫ লাখ ৫৬ হাজার ৯৫৫ কোটি টাকা খরচ হচ্ছে। এর মধ্যে প্রায় ৬২ শতাংশ বিদেশি ঋণ। ২০টি প্রকল্প ২০২৮ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও চলতি দশকে সব কটি শেষ করা সম্ভব হবে না বলে মনে করেন তিনি। কারণ ইতিমধ্যে কয়েকটি মেগা প্রকল্পের সময় ও ব্যয় বাড়ানো হয়েছে। তাছাড়া কিছু প্রকল্প বাস্তবায়নে একধরনের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির অভাব রয়েছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ ঋণের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন ২ বিলিয়ন আর সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার যাই হোক আইএমএফের কাছে অর্থ নেওয়ার প্রয়োজন আছে। এর ফলে মধ্য মেয়াদে অর্থনীতি স্হিতিশীল রাখতে সহায়তা করবে এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করবে। আইএমএফের ঋণ নিলে বিদেশি বিনিয়োগকারী ও উন্নয়ন সহযোগীরা একধরনের আস্হা পাবেন। তারা মনে করেন বাংলাদেশকে একধরনের পরিবীক্ষণ ও নজরদারিতে রাখছে আইএমএফ। তিনি এই প্রসঙ্গে সংকটে পড়া শ্রীলঙ্কার আইএমএফের অর্থ না নেওয়ার সিদ্ধান্তের উদাহরণটি তুলে ধরেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/370.csv b/Bangla_fin_news_articles/370.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ec93c58f838286bb6ed0a6233d5837d7bc77e21b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/370.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +370,ঢাকা রিজেন্সির রমজান উপলক্ষে জমকালো আয়োজন,2022-03-31,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দরজায় কড়া নাড়ছে মাহে রমজান। সিয়াম সাধনার মাস পবিত্র রমজানুল মোবারকে ইফতার নিয়ে থাকে নানা ধরনের আয়োজন ও উৎসব। আর প্রতি রমজানে ঢাকা রিজেন্সিতেও আয়োজন থাকে একটু ভিন্ন রকম ঐতিহ্যবাহী এবং মজাদার ইফতার নিয়ে। . .... প্রতি রমজানে ঢাকা রিজেন্সিতেও আয়োজন থাকে একটু ভিন্ন রকম ... . এরাবিয়ান ও দেশীয় মজার মজার সব ইফতার হুমুস সরমা কাবসা বাকলাভা কাতায়েফ এর সঙ্গে বাঙালি ছোলা পেঁয়াজু বেগুনি শাহী হালিম রেশমি জিলেপিসহ আরও অনেক কিছু সঙ্গে থাকছে আকর্ষণীয় মূল্যে ইফতারের সাথে ব্যুফে ডিনার মাত্র ৪৭৪৭ টাকায় সঙ্গে সিলেক্টেড ব্যাংক কার্ডহোল্ডার ঢাকা রিজেন্সি প্রিমিয়ার ক্লাব মেম্বার এবং জিপি স্টারদের জন্য একটির মূল্যে দুইটি ব্যুফে উপভোগ করার সুযোগ। অতএব এ ঐতিহ্যবাহী ইফতারের স্বাদ গ্রহণের জন্য চলে আসতে হবে ঢাকা রিজেন্সির গ্রান্ডিওস রেস্টুরেন্টে। . .... নিতে পারেন যেকোনো সেট মেনু মাত্র ১৫০০ টাকায় ... . এছাড়া ঢাকা রিজেন্সিতে থেকেও প্রিয়জনের সঙ্গে উপভোগ করতে পারেন সুস্বাদু খাবার। আর কাটাতে পারেন অবসর সময়। আকর্ষণীয় মূল্যে কাপলদের জন্য রয়েছে ঢাকা রিজেন্সির স্পেশাল স্টে প্যাকেজ শুধুমাত্র ৮০৮০ টাকায়। সঙ্গে নিতে পারেন যেকোনো সেট মেনু মাত্র ১৫০০ টাকায় সেহেরি ইফতার ব্রেকফাস্ট লাঞ্চ। আরও বিস্তারিত জানতে এবং বুকিং করতে যোগাযোগ করুন নম্বরে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/371.csv b/Bangla_fin_news_articles/371.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3c245420bb8f055fee3f266d6dc85b87dd9943a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/371.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +371,দাম কমলেও বাড়েনি তেলের সরবরাহ,2022-03-31,মুন্না রায়হান,হঠাৎ করেই বাজারে ভোজ্য তেলের সরবরাহ কমে গেছে। কোনো কোনো কোম্পানির বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ বেশ কম। বিশেষ করে এক ও দুই লিটারের বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ নেই। এতে বিপাকে পড়েছেন ভোক্তারা। গতকাল বুধবার রাজধানীর কাওরান বাজার ও নিউ মার্কেটসহ কয়েকটি বাজারে খোঁজ নিয়ে বোতলজাত সয়াবিন সরবরাহের এ অবস্থা জানা যায়। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন দেশের বড় কয়েকটি ভোজ্য তেল পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠান ফেব্রুয়ারির তুলনায় চলতি মার্চে বাজারে তেলের সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে। এছাড়া কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি কাছে তেল বিক্রি করছে। টিসিবি তাদের কাছ থেকে তেল কিনে সাশ্রয়ী মূল্যে স্বল্প আয়ের মানুষকে দিচ্ছে। বাজারে প্রতিষ্ঠাগুলোর তেলের সরবরাহ কমার পেছনে এটার একটা কারণ বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। এদিকে বাজারে তেলের সরবরাহ কমিয়ে দেওয়ায় ভোজ্য তেল পরিশোধনকারী পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের কাছে আবারও ব্যাখ্যা চেয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানগুলো হলোটি কে গ্রুপ মেঘনা গ্রুপ এস আলম গ্রুপ বাংলাদেশ এডিবল অয়েল ও বসুন্ধরা গ্রুপ। গতকাল অধিদপ্তরের কার্যালয়ে এসব প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা সরবরাহ কমার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিলেও তাতে সন্তুষ্ট না হওয়ায় আবারও আগামী বুধবার তাদের কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। বাজারে তেলের সরবরাহ কম প্রসঙ্গে কাওরান বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী শাহজাহান বলেন কয়েক দিন পরে আজ গতকাল বাজারে রূপচাঁদা ব্রান্ডের বোতলজাত সয়াবিন তেল এসেছে। তীরের এক ও দুই লিটারের বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ কম। তিনি বলেন তেলের দাম কমার পর এখন বাজারে প্রতিষ্ঠানগুলো যেসব তেল সরবরাহ করছে তাদের গায়েও আগের চেয়ে কম দাম লেখা। এই বাজারের আরেক ব্যবসায়ী হাজী স্টোরের মো. কামাল গাজী ইত্তেফাককে বলেন বসুন্ধরার বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ কম। তিনি বলেন হুহু করে যেমন তেলের দাম বেড়েছিল এখন আর সেটা হচ্ছে না। আগের চেয়ে লিটারে সাতআট টাকা কমে গেছে। ব্যবসায়ীরা জানান বর্তমানে পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৭৪০ থেকে ৭৫০ টাকা দুই লিটারের বোতল ৩১৫ থেকে ৩২০ টাকা ও এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ১৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গতকাল কাওরান বাজারে বাজার করতে আসা বেলায়েত হোসেন বলেন তেলের দাম কমেছে ঠিক আছে কিন্তু যদি চাহিদা মতো তেল পাওয়া না যায় তাহলে দাম কমে কী লাভ হলো তিনি বলেন আমি একটি প্রতিষ্ঠানের দুই লিটারের বোতলজাত সয়াবিন না পেয়ে পাঁচ লিটারের বোতল কিনেছি। এতে আমার ওপর চাপ তৈরি হয়েছে। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে মূলত কয়েকটি প্রতিষ্ঠান বাজারে তেলের সরবরাহ কমিয়ে দেওয়ায় এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। নারায়ণগঞ্জে টি কে গ্রুপের কারখানায় পাওয়া অনিয়ম সম্পর্কে ভোক্তা অধিদপ্তরের দেওয়া চিঠি থেকে জানা যায় কোম্পানিটি গত ফেব্রুয়ারিতে ২৭ হাজার ৩৭১ টন পাম তেল বিপণন করলেও মার্চে বিপণন করেছে মাত্র ২১ হাজার ১১৯ টন। সরবরাহ কমিয়েছে রূপচাঁদা ও বসুন্ধরাও। ফেব্রয়ারিতে রূপচাঁদা ১৪ হাজার ৩৮ টন তেল সরবরাহ করলে মার্চে তা ৮ হাজার ২৬৩ টনে নেমে আসে। আর বসুন্ধরা ফেব্রয়ারিতে তাদের কেরানীগঞ্জের কারখানা থেকে ১৭ হাজার টন তেল সরবরাহ করলেও মার্চে ১৩ হাজার ৫২ টন তেল সরবরাহ করেছে। এছাড়া পুষ্টি ব্রান্ডের টি কে গ্রুপকেও বেশ কিছু অনিয়মের জন্য চিঠি দিয়েছে জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এ প্রসঙ্গে অধিদপ্তরের প্রশাসন ও অর্থ বিভাগের পরিচালক অতিরিক্ত দায়িত্ব মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার গতকাল ইত্তেফাককে বলেন ভোজ্য তেল পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো তেলের সরবরাহ কমার বিষয়ে আমাদের জানিয়েছে তাদের ক্রুড অয়েল ছিল না। কিন্তু তাদের এ ব্যাখ্যায় আমরা সন্তুষ্ট হতে না পেরে আগামী বুধবার অধিকতর শুনানির জন্য আবার ডাকা হয়েছে। তিনি বলেন প্রতিষ্ঠানগুলোর আরো কিছু অনিয়ম চিহ্নিত করা হয়েছে। সেসব সংশোধনের জন্য বলা হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে ডিলারদের তালিকা চেয়েছি। তালিকা পাওয়ার পর আমরা দেখব তারা জেলাওয়ারি ডিলারদের কাছে ঠিকমতো তেল সরবরাহ করছে কি না তিনি বলেন আমরা নিয়মিত প্রতিষ্ঠানগুলোর কারখানা পরিদর্শন করছি। কোনো অনিয়ম পেলে সংশোধনের জন্য বলছি। আশা করছি সামনে রমজানে বাজার স্বাভাবিক থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/372.csv b/Bangla_fin_news_articles/372.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..249a6a294f25f95931a3b6684ed7d8bfe8e473db --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/372.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +372,নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ‘পারসোনাল ফাইনান্স ম্যানেজমেন্ট’ বিষয়ক ওয়েবিনার,2022-03-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে পার্সোনাল ফাইনান্স ম্যানেজমেন্ট ফর উইমেন এন্টারপ্রেনারস বিষয়ক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ১৮ মার্চ লাইটশোর ফাউন্ডেশনএর আয়োজনে এ ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়। এতে সহযোগী হিসেবে ছিলো দৈনিক ইত্তেফাক ও রেডিও ক্যাপিটাল। ওয়েবিনারে প্রধান বক্তা হিসেবে ছিলেন মানি স্মার্টএর সিইও ও ফাউন্ডার জনাথ্যান গমেজ। এছাড়া নারী উদ্যোক্তাদের মধ্যে ট্রেনিংকে পৌঁছে দিতে পাশে ছিল উদ্যোক্তা নেটওয়ার্ক মানবী। এই ওয়েবিনারে নারীরা দৈনন্দিন জীবনের বাজেট করা থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ ঋণ কিংবা বিনিয়োগ করার ব্যাপারে সঠিক নির্দেশনা দেওয়া হয়। এছাড়া সঞ্চয়ের পাশাপাশি বিনিয়োগ ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ব্যাংকিং সেবার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়। নারী উদ্যোক্তাদের বাস্তবধর্মী ও এপ্লিকেবল স্কিল শেখানোর মাধ্যমে আগামী দিনেও পাশে থাকতে চায় বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির কোফাউন্ডার সুলতানা রাজিয়া। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/373.csv b/Bangla_fin_news_articles/373.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e2f86330bd67d28a34b860431ba534afff84d99d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/373.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +373,স্বপ্নর গ্লোবাল গ্যাপ সার্টিফিকেট অর্জন,2022-03-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,গ্লোবাল গ্যাপ সার্টিফিকেট পেয়েছে দেশের জনপ্রিয় রিটেইল চেইন শপ স্বপ্ন। নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের জন্য বিশ্বব্যাপী যত ধরনের মান বা স্ট্যান্ডার্ড অনুসরণ করা দরকার সেগুলো নিশ্চিতকরণে গ্লোবাল গ্যাপ কাজ করে থাকে। সম্প্রতি সার্বিক পরীক্ষণ ও নিশ্চিতকরণ সম্পন্ন করে অডিট কমিটির চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের পরই স্বপ্নর হাতে এসেছে এই গুরুত্বপূর্ণ সনদ যার নাম গ্লোবাল গ্যাপ সার্টিফিকেট। দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার রিটেইল ক্যাটাগরিতে স্বপ্ন প্রথম ও একমাত্র গ্লোবাল গ্যাপের মেম্বার এবং প্রথমবারের মতো বাংলাদেশি কোনো কোম্পানি এমন সার্টিফিকেট অর্জনের গৌরব অর্জন করল।ফুড সেফটি বা খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ক পর্যবেক্ষণ শেষে কৃষিজাত পণ্য বা এগ্রিকালচার প্রোডাক্টএর জন্য গ্লোবাল গ্যাপ সার্টিফিকেট দেয়া হয়। তবে তারও আগে এসজিএস ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড কয়েকটি ধাপে অডিট করে। সব পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি স্বপ্নর হাতে এসেছে প্রত্যাশিত গ্লোবাল গ্যাপ সার্টিফিকেট ।এ প্রসঙ্গে স্বপ্নর নির্বাহী পরিচালক সাব্বির হাসান নাসির বলেন স্বপ্ন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার প্রথম গ্লোবাল সার্টিফাইড রিটেলার। সনদ প্রাপ্তি একটি অত্যন্ত আনন্দের ও স্বস্তির খবর। আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই আমাদের কৃষক বন্ধুদের ইউ. এস. এইড ও গ্লোবাল গ্যাপকে এ অর্জনে সহযোগিতা করার জন্য। ৭টি সার্টিফাইড পণ্য নিশ্চিত করছে যে স্বপ্ন নিরাপদ খাদ্যের ব্যাপারে কতখানি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বলা দরকার আমরা গুরুত্বপূর্ণ স্বপ্নগুলোকে চিহ্নিত করি এবং তা বাস্তবায়ন করার জন্য চেষ্টা করি। স্বপ্নের প্রতি আস্থা রাখার জন্য সকল সম্মানিত ক্রেতার প্রতিও আমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। স্বপ্নর হেড অব মার্কেটিং মাহাদী ফয়সাল বলেন কীটনাশক বা আগাছানাশক সম্পর্কে আমাদের মধ্যে একটি নেতিবাচক ও ভুল ধারণা রয়েছে। চাষিরা এদের বিষ বলে। অনেকে আবার এই ভ্রান্ত ধারণাকে পুঁজি করে ব্যবসা করে থাকে এবং ঘোষণা দেয় যে তারা বিষমুক্ত সবজি বা ফল বিক্রি করছে। বাস্তবিক অর্থে কীট বা আগাছানাশক হল প্ল্যান্ট মেডিসিন। গবেষণায় দেখা গেছে আমাদের কৃষক সমাজের ৭৫ ভাগই প্ল্যান্ট মেডিসিনের সঠিক প্রয়োগ সম্পর্কে সচেতন নন। আর সমস্যা মূলত সেখানেই। প্ল্যান্ট মেডিসিনের সঠিক প্রয়োগ এবং পি এইচ আই প্রিহারভেস্ট ইন্টারভাল মেনে ফসল উত্তোলন করাই বিধিসম্মত। আর এটাই করে থাকি আমরা। স্বপ্ন সবসময়ই ক্রেতাদের জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার চেষ্টা করে আসছে। এর ফলস্বরুপ সম্প্রতি স্বপ্নর হাতে এসেছে গ্লোবাল গ্যাপ সার্টিফিকেট। এটি সত্যিই আমাদের জন্য আনন্দের। উল্লেখ্য স্বপ্ন আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএইডএর এভিসি প্রোগ্রাম এগ্রিকালচারাল ভ্যালু চেইনস প্রজেক্টের সহায়তায় ২০১৭ সালে প্রথম গ্লোবাল গ্যাপের সঙ্গে কাজ শুরু করে। গ্লোবাল গ্যাপ হলো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা যেটি মূলত সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে কৃষিপণ্য উৎপাদন ও বিপণনে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বীকৃতি দেয়। দেশের বাইরে ইউরোপ আমেরিকার রিটেইল চেইনশপগুলোতে গ্লোবাল গ্যাপ মেইনটেইন করা হয়। স্বপ্ন চাইলে এখন থেকে আরব আমিরাত অস্ট্রেলিয়া যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে সাত ধরনের সবজি রপ্তানি করতে পারবে। এ বিষয়টিও গ্লোবাল গ্যাপ সার্টিফিকেটে উল্লেখ রয়েছে। অনেকদিন ধরেই সরাসরি নিজেদের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কৃষকদের কাছ থেকেই স্বপ্ন কৃষিজাত পণ্য ক্রয় করছে। বলাবাহুল্য এর ফলে কৃষক ও ক্রেতা বা ভোক্তা উভয়েই লাভবান হচ্ছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/374.csv b/Bangla_fin_news_articles/374.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..56b2a6a8cb09f3099e65be6e8a6d5679512798d8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/374.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +374,সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে,2022-03-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস গতকাল রবিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই প্রধান মূল্যসূচক কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম। তবে দুই বাজারেই লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে বাড়তে থাকে সূচক। তবে সূচকের এ ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাও বেশি সময় স্হায়ী হয়নি। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১১ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৭৪১ পয়েন্টে নেমে গেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৪৬২ পয়েন্টে অবস্হান করছে। তবে ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ১১৭ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২১৯টির। আর ৪২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৮৫৮ কোটি ৮৮ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৮২৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ২৯ কোটি ২৯ লাখ টাকা। ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৯২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছ। দ্বিতীয় স্হানে থাকা ফরচুন সুজের ৬৭ কোটি ১৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৪৩ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে ওরিয়ন ফার্মা। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেপ্রিমিয়ার ব্যাংক ফুওয়াং ফুড বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্সু্যরেন্স বিডিকম অনলাইন সোনালী পেপার আমরা টেকনোলজিস এবং স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৫৩ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৯৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭৮টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৭৮টির এবং ৪০টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/375.csv b/Bangla_fin_news_articles/375.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..661f3b06b92a788f32a2c9d275dc3d1aa1fac392 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/375.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +375,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসেই সূচকের পতন,2022-03-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ২৭ মার্চ দেশের শেয়ারবাজারে সূচক পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দরপতন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৭৪১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস শরীয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৫৮ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৪৬২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে লেনদেনে হয়েছে ৩৭৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের। এরমধ্যে দর বেড়েছে ১১৭টির কমেছে ২১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির। ... রুবেলের চিকিৎসায় ১৫ লাখ টাকা দিলো সাকিবের প্রতিষ্ঠান ... রুবেলের চিকিৎসায় ১৫ লাখ টাকা দিলো সাকিবের প্রতিষ্ঠান ...রুবেলের চিকিৎসায় ১৫ লাখ টাকা দিলো সাকিবের প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই প্রধান সূচক সিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩০ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ৮৬৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়াও সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪৯ পয়েন্ট কমে ১৯ হাজার ৭৭৪ পয়েন্টে সিএসই৫০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৬৫ পয়েন্টে এবং সিএসই৩০ সূচক ১৭ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ১৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে মোট ২৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির কমেছে ১৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/376.csv b/Bangla_fin_news_articles/376.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ea1aae5eca26bbc4e352d9c2ee38e910ba7663f2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/376.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +376,যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি কমে যাবে,2022-03-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার প্রভাব কাটিয়ে বিশ্ব অর্থনীতির দুর্বল উত্থানের বিষয়ে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল। এখন রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে এই গতি আরো কমে যাওয়ার আশঙ্কা করেছে জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্হা আংটাড। যুদ্ধ শুরুর আগে এক পূর্বাভাস প্রতিবেদনে চলতি বছর শেষ নাগাদ বিশ্ব অর্থনীতির ৩ দশমিক ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধির প্রত্যাশা করা হয়েছিল। সম্প্রতি প্রকাশিত প্রতিবেদনে এই পূর্বাভাস ২ দশমিক ৬ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। টেড অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট রিপোর্ট আপডেট শীর্ষক আংটাডের এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেল ও পণ্য বাজারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার ফলে বিভিন্ন দেশ এখন সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির পথে হাঁটছে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে প্রবৃদ্ধির গতি আগের ধারণার চেয়ে আরো নিচে নেমে আসবে। নানা বিধি নিষেধ আরোপের ফলে রাশিয়ার অর্থনীতির অবস্থা আরো খারাপ হবার আশঙ্কা রয়েছে। সেই সঙ্গে পশ্চিম ইউরোপ মধ্য দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব অনেক দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে দেখা দিতে পারে শ্লথগতি। ধাক্কা লাগবে এশিয়ার বাজারেও। চলমান যুদ্ধের ফলে মূল্যস্ফীতির চাপের কারণে আবারও সংকোচনমুখী মুদ্রানীতির পথে হাঁটতে পারে উন্নত অনেক দেশ। আগামী বাজেটের আকারও কমিয়ে দিতে পারে কিছু দেশ। আংটাডের আশঙ্কা বিশ্ব অর্থনীতিতে চাহিদা কমে যাওয়া আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নীতি সমন্বয়ের ঘাটতি এবং করোনার প্রভাবে আগে থেকে বেড়ে যাওয়া ঋণের বোঝা আর্থিক খাতের জন্য নতুন সমস্যা তৈরি করতে পারে। এটি উন্নয়নশীল কিছু দেশকে মন্দার দিকে নিয়ে যেতে পারে। এ প্রসঙ্গে আংটাডের মহাসচিব রেবেকা গ্রিনস্পান উল্লেখ করেন ইউক্রেন যুদ্ধের অর্থনৈতিক প্রবাহ বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক ধীরগতিকে আরও তরান্বিত করতে পারে। দুর্বল করে দিতে পারে কোভিড১৯ থেকে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়াকে। প্রতিবেদনে বলা হয় রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধ জ্বালানি তেল ও পণ্যের আন্তর্জাতিক বাজারে নতুন করে চাপ তৈরি করেছে। অনেক দেশে বাড়ছে উৎপাদনখরচ। বিশ্ব বাণিজ্য ব্যবস্থায়ও ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে যুদ্ধ। এটি দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বড় প্রভাব ফেলতে পারে। যুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে পণ্য বন্ড ও মুদ্রা বাজারে চরম অস্হিরতার পাশাপাশি মুদ্রার পাচার নিয়েও শঙ্কা রয়েছে। আংটাডের হালনাগাদ পূর্বাভাস অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি ৩ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ দশমিক ৯ শতাংশ মধ্য এশিয়ার প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ১ শতাংশ থেকে কমিয়ে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ দশমিক ৯ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। সেই সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৪ শতাংশ চীনের প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৪ দশমিক ৮ শতাংশ জাপানের প্রবৃদ্ধি ২ দশমিক ১ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। চলমান যুদ্ধের প্রভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে ধাক্কা না লাগলেও নিত্যপণ্যের দাম এবং জ্বালানি খরচ বেড়ে যাওয়ার প্রভাবে দেশটির বাজেট ঘাটতি বাড়তে পারে। তবে সবচেয়ে বেশি ভুগবে ইউরোপের দেশগুলো। কারণ যুদ্ধের প্রভাব ছাড়াও ইউরোপের দেশগুলো উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে রয়েছে। বিশেষ করে জার্মানি প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানিতে রাশিয়ার উপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। যুদ্ধের প্রভাবে নানা ধরনের বিধিনিষেধের প্রভাবে জার্মানির রপ্তানিও বাধাগ্রস্ত হবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে উন্নত দেশগুলো ইতিমধ্যে নীতি সুদ হার বাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতির রাশ টানতে এ ধরনের উদ্যোগ আপাত দৃষ্টিতে ইতিবাচক হলেও বিনিয়োগ প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। তাছাড়া মুদ্রানীতি সংকোচনমূলক হলে উন্নয়নশীল দেশগুলো হতে মুদ্রা পাচারের প্রবণতাও বাড়তে পারে। বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে সহজ শর্তে অর্থায়নের সুপারিশ করেছে আংটাড। উন্নয়নশীল বিভিন্ন দেশের আর্থিক চাপ কমিয়ে আনতে তারল্য সহায়তা দেওয়ারও সুপারিশ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/377.csv b/Bangla_fin_news_articles/377.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6b63deeee45a390720aa7bf3e06c8d731d67bacd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/377.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +377,আগামী পাঁচ বছরে বাংলাদেশে বিনিয়োগ দ্বিগুণ করবে আইএফসি,2022-03-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কর্মসংস্থানে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে বাংলাদেশে বিনিয়োগ দ্বিগুণ করবে বিশ্বব্যাংকের অঙ্গ সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশন আইএফসি। দেশের টেকসই পুনরুদ্ধার ত্বরান্বিত করা এবং সবুজ প্রবৃদ্ধিকে উত্সাহিত করতে নতুন এই বিনিয়োগ করা হবে। দক্ষিণ এশিয়ায় নিযুক্ত আইএফসির আঞ্চলিক পরিচালক হেক্টর গোমেজ আং তার পাঁচ দিনের বাংলাদেশ সফর শেষে এমন মন্তব্য করেন। সফরকালে তিনি ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা বেসরকারি খাতের প্রতিনিধি গবেষণা সংস্থা সম্ভাব্য নতুন গ্রাহক এবং অন্যান্য অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠক করেন। গোমেজ আংএর সঙ্গে বাংলাদেশ ভুটান ও নেপালের জন্য আইএফসির নবনিযুক্ত কান্ট্রি ম্যানেজার মার্টিন হল্টমান এবং আইএফসির ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন। জ্বালানি এবং জ্বালানি সঞ্চালন এবং কোভিড১৯ এর পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নীত করতে অবকাঠামো উন্নয়ন এবং সাশ্রয়ী আবাসন আইএফসির বিনিয়োগের অন্যতম ক্ষেত্র হিসেবে আং চিহ্নিত করেছেন। গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গোমেজ আং বলেন আইএফসি জ্বালানি বৈচিত্র্য উত্সাহিত করে এবং ইতিমধ্যে বাংলাদেশে ২০ শতাংশের বেশি বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদনে সহায়তা করেছে। আমরা জ্বালানির মিশ্রণ এবং সঞ্চালনের ক্ষেত্রে আরো কাজ করতে চাই। সেই সঙ্গে স্বাস্থ্যসেবা শিক্ষা জলবায়ু ও অর্থনৈতিক অঞ্চল সবুজ সাশ্রয়ী আবাসনে নতুন সুযোগ অনুসন্ধান করতে চাই। তিনি আরো বলেন একটি উচ্চমধ্যম আয়ের বাংলাদেশ বাসযোগ্য ঢাকা দিয়ে শুরু হবে এবং আমরা সাশ্রয়ী আবাসন খাত উন্নয়নে কাজ করতে আগ্রহী যা অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বিডা সঙ্গে এক বৈঠকের পর দেওয়া বক্তব্যে গোমেজ আং বাংলাদেশকে উচ্চাকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে সহায়তা করতে আরো বেশি প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ এফডিআই আকর্ষণের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তিনি বলেন স্বল্পোন্নত দেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় উন্নীত হওয়া একটি চ্যালেঞ্জ। সুতরাং টেকসই প্রবৃদ্ধি এবং বাংলাদেশের উত্তরণের জন্য সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ এবং বহিস্থ বাণিজ্যিক ঋণের দিকে নজর দেওয়া অপরিহার্য। তিনি আরো বলেন বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আমাদের আলোচনা খুবই আশাব্যঞ্জক হয়েছে এবং আমরা ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার জন্য উন্মুখ। বিগত বছরগুলোতে আইএফসির বিনিয়োগ বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের উন্নয়নে এবং সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নে বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছে। এসব উদাহরণের মধ্যে রয়েছে বিকাশ চালডাল ট্রাক লাগবে এবং সিটি ব্যাংকে ইকুইটি বিনিয়োগ যা মহামারির সময়ে ডিজিটাইজেশনকে ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করেছে। মার্টিন হল্টমান বলেন মহামারির প্রথম ১৮ মাসে আমরা ব্যবসায় সহায়তা করতে এবং কর্মসংস্থান টিকিয়ে রাখতে ৪৭ কোটি ডলার চার হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করেছি। এসব বিনিয়োগ ব্যবসা সচল রাখতে রপ্তানি পুনরায় শুরু করতে এবং কর্মসংস্থান টিকিয়ে রাখতে সহায়তা করেছে। আমরা আগামী জুনে সমাপ্য চলতি অর্থবছরের মধ্যে আরো ২৫ কোটি ডলার ২১৩৭ কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। ২০১০ সাল থেকে আইএফসি বাংলাদেশে বেসরকারি খাতের উন্নয়নে প্রায় ৩৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছে। আগামী পাঁচ বছরে আইএফসির প্রায় ৫০০ কোটি ডলারের ৪২৭৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ কর্মসূচি রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে হালকা প্রকৌশল অর্থনৈতিক অঞ্চল আর্থিক ও পুঁজিবাজার এবং প্রবৃদ্ধিসক্ষম টেকসই অবকাঠামো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/378.csv b/Bangla_fin_news_articles/378.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0c161ce8f826f5812565f0113675c2dd2416480c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/378.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +378,সদাগর ডট কম এবং পুষ্টি কনজিউমার এর এমওইউ সাইনিং,2022-03-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সদাগর ডট কম এবং টিকে গ্রুপের সিস্টার কনসার্ন পুষ্টি কনজিউমার এর এমওইউ সাইনিং অনুষ্ঠানটি আয়োজিত হয় রাজধানীর কাওরান বাজারে অবস্থিত টিকে গ্রুপের প্রধান কার্যালয়ে। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পুষ্টি কনজিউমার ডিভিশন এর জিএম মোঃ আলম চৌধুরী এজিএমসেলস মোঃ শফিকুল ইসলাম এবং হেড অফ ব্র্যান্ড ইব্রাহিম খলিল। অন্যদিকে সদাগর ডট কম এর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানিটির প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও আরিফ চৌধুরী সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সিএসও জাহিদুল আলম শাহ এবং কর্পোরেট সেলস বিভাগের সিনিওর এক্সিকিউটিভ নাহিদা হক।বাণিজ্যিক সমঝোতাটির অংশ হিসেবে সদাগর ডট কম এখন থেকে পুষ্টি কনজিউমার প্রোডাক্টস এর ঢাকা উত্তর ডিভিশনের এক্সিকিউটিভ চ্যালেন ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে কাজ করবে। এছাড়া সদাগরের পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে পুষ্টি কনজিউমার ডিভিশনের পণ্যের প্রচার ও বিপণনে কর্পোরেট সেক্টর গুলোতে কাজ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/379.csv b/Bangla_fin_news_articles/379.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..075a1edc8e0a7df6b1434f5af683bf5c6220e653 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/379.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +379,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের সামান্য উত্থান,2022-03-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ২৪ মার্চ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচকের সামান্য উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২.৪৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৭৫২.৮৩ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়া সূচক ০.৩৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৫৬.৮১ পয়েন্টে। ডিএসই৩০ সূচক ২.৬৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৬৬.৭৪ পয়েন্টে। ... পদ্মাসেতু চালু হলে বরিশালের বাণিজ্যিক গুরুত্ব আরও বাড়বে দোরাইস্বামী ... পদ্মাসেতু চালু হলে বরিশালের বাণিজ্যিক গুরুত্ব আরও বাড়বে দোরাইস্বামী ...পদ্মাসেতু চালু হলে বরিশালের বাণিজ্যিক গুরুত্ব আরও বাড়বে দোরাইস্বামী ডিএসইতে এদিন লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৯ কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ১৪৩টির কমেছে ১৭১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫টির। অপর শেয়ারবাজার সিএসইর প্রধান সূচক সিএসইএক্স ৩.৭৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৮৮৩.৮৯ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে সার্বিক সিএএসপিআই সূচক ৬.১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ৮০৮.৩৩ পয়েন্টে এবং সিএসআই সূচক ০.৭০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৩৬.৯৬ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে ২৮৯টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৮৮টির কমেছে ১৬৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৭টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/38.csv b/Bangla_fin_news_articles/38.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b4bffc7727226a2c6dacd558a9760deccc87e261 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/38.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +38,বিদ্যুতের ন্যূনতম ব্যবহার করছে নগদ,2022-07-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কাগজে কলমে বিশ্বযুদ্ধ না হলেও রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব পড়ছে বিশ্বযুদ্ধের মতই। এই যুদ্ধের ফলে সারা বিশ্ব জ্বালানী খাদ্যসহ বিভিন্ন সংকটের মুখে পড়েছে। খোলা বাজারে কয়েক গুন হয়ে গেছে জ্বালানী তেল ও গ্যাসের দাম। ফলে অর্থনৈতিক ভাবে দারুন স্বচ্ছন্দ থাকার পরও বাংলাদেশের ওপর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। বাংলাদেশের ওপর এই প্রভাব যেন গুরুতর না হয় সে জন্য রাষ্ট্র নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং নাগরিকদের সাশ্রয়ী হতে বলেছে। আর রাষ্ট্রনেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই আহবানে সাড়া দিয়ে কৃচ্ছতাসাধন শুরু করেছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। নগদএর এমডি নিজেই প্রধান কার্যালয়ে একের পর এক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পদক্ষেপ নিয়েছেন। দিনের আলোতে আলোকিত হয় এমন জায়গা গুলোতে বন্ধ রাখা হয়েছে বৈদ্যুতিক বাতি। বিভিন্ন ফ্লোরে অপ্রয়োজনীয় লাইট ফ্যান এবং এসি গুলোও বন্ধ রাখা হয়েছে। কোন কোন কক্ষে দুই একটি এসি সচল থাকলেও তাপমাত্রা রাখা হয়েছে ২৫ ডিগ্রীর ঘরে।সরকার বলেছে সরকারী অফিস আদালতে বিদ্যুতের খরচ ২৫ শতাংশ কমিয়ে আনা হবে। সেই ঘোষণার সাথে তাল মিলিয়ে নগদ চেষ্টা করছে ২৫ শতাংশের বেশি বিদ্যুৎ খরচ কমিয়ে আনার জন্য। স্বয়ং তানভীর এ মিশুকের কক্ষে ঢুকলেই চোখে পড়বে এমন সাশ্রয়ের চিত্র। সেখানে দেখা গেলো লাইটগুলো বন্ধ রেখে দুপাশের জানালা খুলে দিয়ে দিনের আলোতে কাজ করছেন তিনি। নগদের শীর্ষ কর্মকর্তাদের কক্ষগুলোতেও দেখা যায় একই চিত্র । কেউ দিনের আলোতে বিদ্যুতের ব্যবহার করছেন না। কোথাও প্রয়োজনের তুলনায় লাইট কিংবা এসির বেশি ব্যবহার হচ্ছে কিনা বিভিন্ন ফ্লোর ঘুরে ঘুরে স্বচক্ষে পরিদর্শন করছেন তানভীর এ মিশুক। সবাইকে সচেতন করার পাশাপাশি কর্মীরা যাতে দিনের আলোতে নির্দিষ্ট কাজ সেরে দ্রুত নিজ নিজ বাসায় ফিরে যেতে পারে সেদিকেও সজাগ দৃষ্টি রাখছেন । এ বিষয়ে তিনি একটি আনুষ্ঠানিক নির্দেশনাও জারি করেছেন। সেখানে প্রত্যেককে সাশ্রয়ী হওয়ার পাশাপাশি সচেত হওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও বিদ্যুৎ ব্যবহারে তিনি সবাইকে সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান জানান। শুধ নগদের প্রধান কার্যালয় নয় দেশের অন্যান্য জায়গায় আঞ্চলিক অফিস গুলোতেও একই নির্দেশনা দিয়েছেন তানভীর এ মিশুক। এ প্রসঙ্গে তানভীর এ মিশুক বলেন যে কোন সংকট মোকাবেলায় প্রত্যেকের সহযোগিতা প্রয়োজন। নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রত্যেককে সচেতন হতে হবে। আমি মনে করি দেশে বিদ্যুতের এ সংকটময় মুহূর্তে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব। আর সেটি নিজ ঘর থেকে শুরু হওয়া উচিত। সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় দায়বদ্ধতা থেকে আমি আমার বাসা এবং অফিসে ব্যয় কমাতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। দেশটা যেহেতু আমাদের সবার এ সংকট মোকাবেলাও আমাদের সবাইকে করতে হবে। নগদএর মানব সম্পদ বিভাগের প্রধান শাহারিয়ার সাঈদ বলছেন এই সাশ্রয় কর্মকাণ্ডে তিনি অফিসের সকলের অংশগ্রহণ দেখে তিনি অত্যন্ত সন্তুষ্ট আমাদের জন্য ভালো লাগার বিষয় এটি যে নগদের সকল কর্মী বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে নির্দেশনা গুলো যথাযথভাবে পালন করছে। প্রত্যেক তার জায়গা থেকে সচেতন হয়েছে। অফিসে বিদ্যুৎ সাশ্রয় প্রসঙ্গে নগদএর ব্র্যান্ড ও ক্রিয়েটিভ কমিউনিকেশনসের পরিচালক ইন্দ্রনীল চট্টোপাধ্যায় বলছিলেন আমরা নগদ থেকে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিতে একটি স্লোগান ব্যবহার করে থাকিমানুষ বাঁচলে দেশ বাঁচবে। যে কোনো জাতীয় সংকটে আমরা এই স্লোগান ব্যবহার করে থাকি। এই কথা আমরা বন্যার সময় বলেছি। এখনও বলছি। সারা বিশ্ব এখন জ্বালানীর একটা সংকটে পড়েছে। আমাদের তাই নিজেদের স্লোগানটির প্রতিফলন নিজেদেরই ঘটাতে হবে। মানুষের জন্য হলেও আমাদের পাওয়ার সেভিংস করতে হবে। সেই চিন্তা থেকেই আমাদের এমডি নির্দেশনা দিয়েছেন এবং পুরো অফিস এখন বিদ্যুৎ সাশ্রয় করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/380.csv b/Bangla_fin_news_articles/380.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3d3cd63d99c27827d1dd29049a6343c8aba622b0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/380.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +380,দেশি সিগারেট উৎপাদনকারীদের প্রস্তাব মানলে বাড়বে রাজস্ব আদায়,2022-03-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাজেটে নিম্নস্তরে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সিগারেটের মধ্যে প্রতি শলাকার দাম ১ টাকা পার্থক্য করে মূল্য নির্ধারণ অথবা নিম্নস্তর শুধুমাত্র দেশীয় ব্র্যান্ডের জন্য সংরক্ষণের দাবি দেশীয় সিগারেট মালিক সমিতির। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ৪২তম পরামর্শক কমিটির সভায় এ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। অনুষ্ঠানে অথমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআ চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম উপস্থিত ছিলেন। সভায় দেশীয় সিগারেট মালিক সমিতির পক্ষ থেকে প্রস্তাব করা হয় ২০১৭১৮ অর্থবছরে নিম্নস্তরে মূল্য বিভাজন সংক্রান্ত পদক্ষেপ অনুযায়ী দেশি ও আন্তর্জাতিক সিগারেটের প্রতি শলাকায় দামের মধ্যে ন্যূনতম ১ টাকা পার্থক্য করে বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রতি ১০ শলাকার মূল্য দেশী সিগারেট ৩৯ টাকা ও আন্তর্জাতিক সিগারেট ৪৯ টাকায় দাম নির্ধারণ করা প্রয়োজন। অথবা ২০১৮১৯ অর্থ বছরের অনুমোদিত বাজেট অনুযায়ী বর্তমানে বাজারে নিম্নস্তরে বিদেশি কোম্পানির বাজারজাতকৃত আন্তর্জাতিক সিগারেটের ব্র্যান্ড মধ্যস্তরে উন্নীত করে নিম্নস্তর শুধু দেশী কোম্পানির দেশী সিগারেটের জন্য সংরক্ষিত রাখা। নিম্নস্তরে বিদেশী কোম্পানী ৯০ শতাংশ একচেটিয়া বাজার দখল করে রেয়েছে যেখানে দেশীয় কোম্পানীর ১০ শতাংশ। এতে দেশীয় কোম্পানীগুলো হুমকির মুখে। প্রস্তাব দুটির যেকোনো একটি বাস্তবায়িত হলে সরকারের রাজস্ব আদায় বর্তমান বছরের তুলনায় ২২ থেকে ৩৮ শতাংশ পর্যন্ত বাড়বে বলেও দাবি করা হয়। দেশীয় সিগারেট উৎপাদনকারী ২৪ টি কোম্পানীর শীষ প্রতিনিধিরা এ বৈঠকে অংশ নেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/381.csv b/Bangla_fin_news_articles/381.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..85717ccaebd9b09208db385989e8873bca718cc1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/381.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +381,উত্তরায় র‌্যাংগস ইমার্টের নতুন আউটলেট,2022-03-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীর উত্তরায় সোনারগাঁও জনপথ রোডে র্যানকন গ্রুপের রিটেইল ইলেকট্রনিকস প্রতিষ্ঠান র্যাংগস ইমার্টের নতুন আউটলেট চালু করা হয়েছে। আউটলেটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেনস্যামসাং বাংলাদেশএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোওয়ানসুং উ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেনর্যাংগস ইমার্টের ডিভিশনাল ডিরেক্টর ইয়ামিন শরীফ চৌধুরী এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর কাজী আশিক উররহমান ও চিফ অপারেটিং অফিসার সামির মুহাম্মাদ সালেহ স্যামসাংয়ের হেড অব বিজনেস শাহরিয়ার বিন লুৎফর ও হেড অফ সেলস সাদ বিন হাসান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/382.csv b/Bangla_fin_news_articles/382.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9528ae00578985f0c47c85698aed55e5df24844f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/382.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +382,দেশীয় সিগারেট উৎপাদনকারীদের প্রস্তাব বাস্তবায়ন হলে রাজস্ব আদায় বাড়বে ৩৮ শতাংশ,2022-03-23,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,বাজেটে নিম্নস্তরে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সিগারেটের মধ্যে প্রতি শলাকার দাম ১ টাকা পার্থক্য করে মূল্য নির্ধারণ অথবা নিম্নস্তর শুধুমাত্র দেশীয় ব্র্যান্ডের জন্য সংরক্ষণের দাবী দেশীয় সিগারেট মালিক সমিতির। সভায় দেশীয় সিগারেট মালিক সমিতির পক্ষ থেকে প্রস্তাব করা হয় ২০১৭১৮ অর্থবছরে নিম্নস্তরে মূল্য বিভাজন সংক্রান্ত পদক্ষেপ অনুযায়ী দেশি ও আন্তর্জাতিক সিগারেটের প্রতি শলাকায় দামের মধ্যে ন্যূনতম ১ টাকা পার্থক্য করে বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রতি ১০ শলাকার মূল্য দেশী সিগারেট ৩৯ টাকা ও আন্তর্জাতিক সিগারেট ৪৯ টাকায় দাম নির্ধারণ করা প্রয়োজন। অথবা ২০১৮১৯ অর্থ বছরের অনুমোদিত বাজেট অনুযায়ী বর্তমানে বাজারে নিম্নস্তরে বিদেশি কোম্পানির বাজারজাতকৃত আন্তর্জাতিক সিগারেটের ব্র্যান্ড মধ্যস্তরে উন্নীত করে নিম্নস্তর শুধু দেশী কোম্পানির দেশী সিগারেটের জন্য সংরক্ষিত রাখা। নিম্নস্তরে বিদেশী কোম্পানী ৯০ শতাংশ একচেটিয়া বাজার দখল করে রেয়েছে যেখানে দেশীয় কোম্পানীর ১০ শতাংশ। এতে দেশীয় কোম্পানীগুলো হুমকির মুখে। প্রস্তাব দুটির যেকোনো একটি বাস্তবায়িত হলে সরকারের রাজস্ব আদায় বর্তমান বছরের তুলনায় ২২ থেকে ৩৮ শতাংশ পর্যন্ত বাড়বে বলেও দাবি করা হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ৪২তম পরামর্শক কমিটির সভায় এ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। অনুষ্ঠানে অথমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম উপস্থিত ছিলেন। দেশীয় সিগারেট উৎপাদনকারী ২৪ টি কোম্পানীর শীষ প্রতিনিধিরা এ বৈঠকে অংশ নেন। ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/383.csv b/Bangla_fin_news_articles/383.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a294701304f38dd191c8e09d47985136d2b1d87c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/383.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +383,‘দক্ষিণ এশিয়ার সেরা ইস্যুয়িং ব্যাংক’ পুরস্কার পেলো সিটি ব্যাংক,2022-03-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠ ইস্যুয়িং ব্যাংক পুরস্কার পেলো সিটি ব্যাংক। ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন আইএফসিএর পক্ষ থেকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। সিটি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সারের হাতে পুরস্কারের সনদ তুলে দেন ফিন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউট গ্রুপের আঞ্চলিক শিল্প পরিচালক অ্যালেন ফোরলেমু । সিটি ব্যাংককে আইএফসিএর গ্লোবাল ট্রেড ফাইন্যান্স প্রোগ্রামের জিটিএফপি সর্বোত্তম ব্যবহার এবং কর্মদক্ষতার ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে সফল অংশীদারি ব্যাংক হিসেবে স্বীকৃতিস্বরূপ এ পুরস্কার দেওয়া হয়। আইএফসিএর শম বার্ষিক ট্রেড অ্যাওয়ার্ডে পাঁচ শতাধিক অংশীদার ব্যাংকের মধ্যে একটি প্রতিযোগিতামূলক প্রক্রিয়ার ভিত্তিতে ৪৬টি ব্যাংক ৪৮টি বিভাগে এই পুরস্কার পায়। এ সময়ে আরও উপস্থিত ছিলেনআইএফসিএর বাংলাদেশ ভুটান ও নেপাল অঞ্চলের কান্ট্রি ম্যানেজার মার্টিন হল্টম্যান সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চিফ বিজনেস অফিসার শেখ মোহাম্মদ মারুফ এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। উল্লেখ্য ২০১২ সাল থেকে আইএফসিএর জিটিএফপি প্রোগ্রামের অধীনে ইস্যুয়িং ব্যাংক হিসেবে সংযুক্ত আছে সিটি ব্যাংক। ২০২১ সালে জিটিএফপি প্রোগ্রামে বাংলাদেশি ব্যাংকগুলোর মধ্যে প্রথম কনফার্মিং ব্যাংক হিসেবে তালিকাভুক্ত হয় ব্যাংকটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/384.csv b/Bangla_fin_news_articles/384.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..42db4948333c714854c466f891068512917db8e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/384.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +384,সোনালী ব্যাংকের কলকাতা শাখা থেকে ১৪ লাখ টাকা উধাও,2022-03-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশের সোনালী ব্যাংকের শাখা থেকে ১৪ লাখ টাকা তছরুপের অভিযোগ উঠেছে। এর জন্য দায়ী করা হচ্ছে ওই শাখারই কর্মীদের। শাস্তি হিসবে ৫ জনকে ইতিমধ্যে বরখাস্তও করা হয়েছে। এরসঙ্গে পেনশন অ্যাকাউন্ট থেকেও নিয়ম বহির্ভূতভাবে টাকা তোলার অভিযোগ উঠেছে। এর প্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় নথি জমা দিতে না পারায় অভিযুক্ত কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।জানা গেছে ২০২০ সালে ৯ সেপ্টেম্বর বিষয়টি প্রথম সামনে আসে। কলকাতার লেনিন সরণীতে অবস্থিত সোনালী ব্যাংকের শাখা অফিস অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে তা অন্য একটি ভুয়া অ্যাকাউন্টে জমা রাখা হয়। ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ অডিটে বিষয়টি ধরা পড়লে ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান শাখায় অভিযোগ জানানো হয়। পাশাপাশি আরবিআইতে অভিযোগ জানানো হয়।এরপরই পাঁচজনকে বরখাস্ত করা হয়। যাদের বরখাস্ত করা হয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছেন তিনজন জুনিয়র ম্যানেজমেন্ট গ্রেড স্কেল ওয়ান পর্যায়ের অফিসার একজন মিডল ম্যানেজমেন্ট গ্রেড স্কেল টু ও স্পেশাল অ্যাসিস্ট্যান্ট ক্লার্ক। বরখাস্ত হওয়া পাঁচজনই ভারতীয়। তাদের বাড়ি কলকাতা কামারহাটি উলুবেড়িয়া এলাকায়।এদিকে ঘটনায় অভিযুক্তরা তাদের বরখাস্ত করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতের যাবেন জানা গেছে। এ ঘটনায় নিউ মার্কেট থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। ঘটনার বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে। হিন্দুস্তান টাইমস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/385.csv b/Bangla_fin_news_articles/385.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7d0e781ddff81634ffd831ad0776f60344e42f0f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/385.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +385,দুই চুলার গ্যাস ১০৫ টাকা বাড়ানোর সুপারিশ,2022-03-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সুন্দরবন গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ও পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডের দুই চুলার গ্রাহকের গ্যাসের দাম ১০৫ টাকা এবং এক চুলার গ্রাহকের গ্যাসের দাম ৬৫ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের বিইআরসি কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি। গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব নিয়ে মঙ্গলবার ২২ মার্চ রাজধানীর ইস্কাটনের বিয়াম ফাউন্ডেশনের মিলনায়তনে দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি করে বিইআরসি। সকালে শুনানি হয় সুন্দরবন গ্যাস বিতরণ কোম্পানির প্রস্তাবের ওপর। সংস্থাটি খুলনা ও আশপাশের এলাকায় গ্যাস সরবরাহ করে। বিকালের শুনানিতে অংশ নেয় পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানি। সংস্থাটি বগুড়া সিরাজগঞ্জসহ উত্তরবঙ্গে গ্যাস সরবরাহ করে। বিইআরসির কারিগরি কমিটি দুই কোম্পানির প্রস্তাবিত গ্যাসের দাম যাচাইবাছাই করে গ্রাহকদের দুই চুলার গ্যাসের দাম ৯৭৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে এক হাজার ৮০ টাকা এবং এক চুলার গ্যাসের দাম ৯২৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯৯০ টাকা করার সুপারিশ করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/386.csv b/Bangla_fin_news_articles/386.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9c6bec1fc6fbc0a0c85c43fd00d3aacf1afb18cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/386.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +386,মূল্যস্ফীতির হার ১৬ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ,2022-03-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল ফেব্রুয়ারি মাসে দেশের মূল্যস্ফীতির হার ফের ৬ শতাংশের ঘর অতিক্রম করেছে। এ সময় মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ১৭ শতাংশে। এ হার গত ১৬ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ। খাদ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির প্রভাবে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হারও ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান বু্যরোর বিবিএস তথ্যানুযায়ী এর আগের মাস জানুয়ারি মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ। বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী ফেব্রয়ারি মাসে পয়েন্ট টু পয়েন্ট হিসাবে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ২২ শতাংশ। আগের মাসে এ হার ছিল ৫ দশমিক ৬০ শতাংশ। তবে জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। ফেব্রুয়ারি শেষে এ হার ৬ দশমিক ১০ শতাংশে নেমে এসেছে। আগের মাসে যা ছিল ৬ দশমিক ২৬ শতাংশ। এবারের বাজেটে চলতি অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৩ শতাংশের মধ্যে ধরে রাখার লক্ষ্য ছিল। নভেম্বরে দেশে ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় তর তর করে বাড়ছে মূল্যস্ফীতি। সেইসঙ্গে যুক্ত হয়েছে সাম্প্রতিক রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধ। ... মূল্যবৃদ্ধির প্রভাবে সামাজিক অস্থিরতা বৃদ্ধির আশঙ্কা ... মূল্যবৃদ্ধির প্রভাবে সামাজিক অস্থিরতা বৃদ্ধির আশঙ্কা ...মূল্যবৃদ্ধির প্রভাবে সামাজিক অস্থিরতা বৃদ্ধির আশঙ্কা এদিকে গত রবিবার বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি এক পর্যবেক্ষণে উল্লেখ করেছে বাংলাদেশের দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির হার বিশ্বের অনেক উন্নত দেশ হতেও বেশি। বিশ্বের অন্য দেশে যে হারে দাম বাড়ছে বাংলাদেশে এর চেয়ে বেশি হারে বাড়ছে। তবে মূল্যস্ফীতির এই হার সহনীয় বলে মনে করেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান। গতকাল একনেক বৈঠক শেষে তিনি বলেন বিশ্বের সব দেশেই মূল্যস্ফীতি অনেক বেশি। আমাদের দেশে তুলনামূলক কম। বিভিন্ন গবেষণা সংস্থা বিভিন্ন কথা বলবেই। এ বিষয়ে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেন মূল্যস্ফীতির এ ঊর্ধ্বগতি সুন্দরভাবে সামাল দিয়েছে সরকার। সময়মতো বাজারে হস্তক্ষেপ করা হয়েছে। তিনি বলেন শ্রীলঙ্কায় এখন মূল্যস্ফীতির হার ১৫ দশমিক ১ শতাংশ পাকিস্তানে ১২ দশমিক ২ শতাংশ ব্রাজিলে ১০ দশমিক ৪ শতাংশ ভেনেজুয়েলায় ৩৪০ শতাংশ আর্জেন্টিনায় ৫২ দশমিক ৩ শতাংশ তুরস্কে ৫৪ দশমিক ৪ শতাংশ আর বাংলাদেশে ৬ দশমিক ১ শতাংশ। আমরা সুন্দরভাবে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/387.csv b/Bangla_fin_news_articles/387.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eaa2a182e7d85890c7ed1bdd664b00440dad2303 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/387.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +387,মূল্যবৃদ্ধির প্রভাবে সামাজিক অস্থিরতা বৃদ্ধির আশঙ্কা,2022-03-23,জামাল উদ্দীন,করোনার বিরূপ প্রভাব শেষ না হতেই বিশ্ব দেখল ইউক্রেনরাশিয়া যুদ্ধ। যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্বব্যাপী সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার উপক্রম। খাদ্যপণ্য থেকে শুরু করে শিল্পের কাঁচামাল তথা সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়েছে। কোনো কোনো পণ্যের দাম বেড়েছে কয়েক গুণ। এদিকে করোনা শেষ হয়েও হলো না শেষ। নতুন ভ্যারিয়েন্ট কোনো কোনো দেশে হানা দিয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে আসছে এপ্রিলের শেষ কিংবা মে মাসে করোনার নতুন ধরন ছড়িয়ে পড়তে পারে। তাই যদি সত্যি হয় তবে জনজীবনে ভয়াবহ বিপর্যয় দেখা দেবে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কেননা চলমান যুদ্ধ আর করোনার কারণে এরই মধ্যে কর্মচাঞ্চল্যে ফিরে যাওয়া দেশগুলোর গতি শ্লথ হয়ে পড়বে। তাতে বেশি সংকটে পড়বে দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশগুলো। জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্থাআংকটাড এরই মধ্যে হুঁশিয়ার করে বলেছে যে হারে পণ্য মূল্য বাড়ছে তাতে মূল্যবৃদ্ধির প্রভাবে সামাজিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। বিশ্বায়নের এ যুগে বাংলাদেশও আর বিচ্ছিন্ন নয়। সংগত কারণেই বাংলাদেশেও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। করোনার অভিঘাতে গত দুই বছর কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষ এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। লকডাউনে বন্ধ থাকা কলকারখানাগুলো এখনো পুরোদমে চালু করা যায়নি। কাঁচামালের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে শিল্পমালিকরা ধরাশায়ী হচ্ছেন। অনেকেই ব্যাংক ঋণের কিস্তি শোধ করতে পারছেন না। আবার সরবরাহ ব্যবস্থায় সংকট তো রয়েছেই। বিদেশি জাহাজগুলো বাংলাদেশে আসতে অনাগ্রহী। জাহাজ ভাড়া তো বেড়েছেই। বাড়তি ভাড়া দিলেও বাংলাদেশি পণ্য বিদেশি বন্দরে ফেলে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ফলে ধরাশায়ী উদ্যোক্তারা। এরই মধ্যে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের খবরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। যদি নতুন ভ্যারিয়েন্ট সত্যিই ছড়িয়ে পড়ে তাহলে বাংলাদেশের মতো দরিদ্র দেশগুলোর অর্থনৈতিক কাঠামো ঠিক রাখা সম্ভব হবে না। উপরন্তু চলছে রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধ। যার প্রভাবে এরই মধ্যে অস্থির তেলের বাজার। জ্বালানি সংকট হলে তো অর্থনীতির গতি থমকে যাবেএটাই স্বাভাবিক। ... যে কারণে নীল সাঁতারু কাঁকড়ার চাহিদা বেশি ... যে কারণে নীল সাঁতারু কাঁকড়ার চাহিদা বেশি ...যে কারণে নীল সাঁতারু কাঁকড়ার চাহিদা বেশি অভ্যন্তরীণভাবে করোনার গত দুই বছর পর সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলে বাংলাদেশের ব্যবসাবাণিজ্যে কিছুটা গতি আসতে শুরু করে। কিন্তু ইউক্রেনরাশিয়া যুদ্ধে কাঁচামালের দাম বেড়ে যায়। পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে সরবরাহ সংকটে পড়ে পণ্য মজুত পরিস্থিতিও স্বস্তিকর থাকবে না। খাদ্যপণ্যের মূল্য ইতিমধ্যে বেড়েছে। এই ধারা অব্যাহত থাকলে সামাজিক অস্থিরতার বিকল্প নেই। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ বলেছে খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধির নেতিবাচক প্রভাব বেশি পড়বে গরিব দেশগুলোতে। সংস্থাটির এক বিশ্লেষণে বলা হয়েছে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করার পর থেকেই বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের জিনিসের দাম বাড়তে থাকে। কিন্তু রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের মারাত্মক প্রভাব পড়েছে। লাগামহীনভাবে বাড়ছে সব পণ্যের দাম। যুদ্ধের ডামাডোলে জ্বালানি তেলের দর বেড়েই চলেছে। তার প্রভাব পড়ছে পণ্যমূল্যে। ইউক্রেনে হামলার কারণে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুটি কৃষি উৎপাদনকারী দেশের কোনো পণ্য অন্য দেশে যাচ্ছে না। যুদ্ধের কারণে পণ্য উৎপাদনও ব্যাহত হচ্ছে। এখন দেশ দুটির সব বন্দর বন্ধ থাকায় সবকিছুই বন্ধ। সে কারণে গমের দাম সম্প্রতি রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে। ইউক্রেনের খাদ্যশস্য রপ্তানির ৯০ শতাংশই যায় সমুদ্রপথে। ফলে সরবরাহব্যবস্থা এরই মধ্যে বিঘ্নিত হওয়ায় খাদ্যপণ্যের দাম আরো বাড়ার আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা। যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের ইউএসডিএ হিসাব অনুযায়ী বিশ্বে গম সরবরাহের ২৯ শতাংশ ভুট্টার ১৯ শতাংশ এবং সূর্যমুখী তেলের ৮০ শতাংশ আসে ইউক্রেন ও রাশিয়া থেকে। এরই মধ্যে ফেব্রয়ারি পর্যন্ত গমের দাম একপঞ্চমাংশ বেড়ে ১০ বছরে সর্বোচ্চ হয়েছে। ভুট্টার দাম বেড়েছে ১৫ শতাংশ। যুদ্ধ উত্তেজনায় বিশ্ববাজারে সোনা রুপা তামাসহ মূল্যবান সব ধাতুর দামই বাড়ছে। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি লোহা নিকেল ও কপার উৎপাদিত হয় রাশিয়া ও ইউক্রেনে। গরিব দেশগুলোর দরিদ্র পরিবারের ওপর পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি কতোটা প্রভাব ফেলবে তার একটি তুলনামূলক চিত্র উপস্থাপন করে প্রতিবেদনে বলা হয় উন্নত দেশগুলোতে ভোক্তা ব্যয়ের ১৭ শতাংশ ব্যয় হয় খাদ্য কিনতে। আর সাবসাহারান আফ্রিকাসহ অন্য গরিব দেশগুলোতে ভোক্তাদের ব্যয়ের ৪০ শতাংশই খাদ্যের জন্য। পূর্ব ইউরোপ ককেশাস এবং মধ্য এশিয়াসহ রাশিয়া এবং ইউক্রেনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বাণিজ্য সংযোগ রয়েছে এমন দেশগুলোর জন্য আঘাত আরো বেশি হতে পারে। উচ্চ গমের দাম মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকার অর্থনীতির ওপর আরো বেশি প্রভাব ফেলবে। প্রতিবেদনে বলা হয় সামনের দিনগুলোতে সার সরবরাহ হ্রাস এবং জ্বালানি তেলের উচ্চ মূল্য খাদ্য সংগ্রহ পরিবহন এবং প্রক্রিয়াজাতকরণের খরচ অনেক বাড়িয়ে দেবে। তাই নীতিনির্ধারকদের অবশ্যই দরিদ্রদের জন্য সামাজিক সহায়তা বৃদ্ধির মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্হার তথ্যানুয়ায়ী বিদায়ি ২০২১ সালে আগের বছরের তুলনায় খাদ্য পণ্যের দাম ২৩ দশমিক ১ শতাংশ বেশি ছিল। ফেব্রুয়ারি মাসে মাংস দুগ্ধজাত পণ্য সিরিয়াল ভোজ্য তেল এবং চিনির দাম ১৯৬১ সালের পর সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। বর্তমান এই পরিস্থিতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ইউক্রেন ও রাশিয়ার যুদ্ধ। বিশ্বের কৃষিপণ্য রপ্তানিকারক এই বৃহৎ দুটি দেশ বিশ্বের ৩০ শতাংশ গম এবং ১৮ শতাংশ ভুট্টার জোগান দেয়। এর এখন এই রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। বিশ্ববাজারে খাদ্যের দামের এই পরিস্হিতি দরিদ্র দেশগুলোকে বেশি ভোগাবে বলে আশঙ্কা করেছে আইএমএফ। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে দ্রুতই কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করার আহ্বান জানিয় বিশেষজ্ঞরা বলেছেন দেশে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা বেড়েছে। স্কুলে ঝরে পড়ার হার বেড়েছে। অনেক পরিবার ঋণ করে দৈনন্দিন জীবন যাপন করছে বলে জরিপে উঠে এসেছে। এই শ্রেণির মানুষের জন্য বিশেষ কর্মসূচি নেওয়া আবশ্যক। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি সম্মাননীয় ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন নগর এলাকায় সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী আরো বাড়াতে হবে। তথ্য উপাত্তের ঘাটতির কারণে সরকার সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কাছে পৌঁছুতে পারছে না। তথ্য উপাত্ত সঠিক হলে যে কোনো কর্মসূচির লক্ষ্য বাস্তবায়ন সম্ভব হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/388.csv b/Bangla_fin_news_articles/388.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9dc9d1f795316f1cc59e84023841d33c68966bba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/388.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +388,আগামী অর্থবছরের বাজেট হবে ব্যবসা সহায়ক অর্থমন্ত্রী,2022-03-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামী ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেট ব্যবসা সহায়ক হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন আগামী অর্থবছর বাজেট এমনভাবে প্রণয়ন করা হবে যাতে সরকার দেশ পরিচালনা ও উন্নয়নের স্বার্থে প্রয়োজনীয় রাজস্ব সংগ্রহ করতে পারবে এবং একইসঙ্গে ব্যবসায়ীরা ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে কোনরকম ক্ষতির সম্মুখীন হবেন না। কর ব্যবস্থায় ব্যবসায়ীরা যেন না ঠকেন সে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। মঙ্গলবার ২২ মার্চ রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে জাতীয় বাজেট ২০২২২৩ বিষয়ে এনবিআর ও ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই আয়োজিত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর পরামর্শক কমিটির ৪২তম সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেনএনবিআরের চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। সভায় বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বাজেট প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। ব্যবসায়ীদের কর সংক্রান্ত প্রস্তাবনা সুবিবেচনা করা হবে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন আগামী বাজেটের জন্য ব্যবসায়ীরা যেসব মতামত দিয়েছেন বিশেষ করে কর সংক্রান্ত মতামতগুলো অত্যন্ত ইতিবাচকভাবে দেখা হবে। তবে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি হলো উইনউইন অবস্থ। আপনারা ব্যবসায়ীরা হারবেন না। এমন কর ব্যবস্থা নেওয়া হবে যাতে আপনারাও জিতবেন সরকারও জিতবে। ব্যবসায়ীদের কর প্রদানের আহবান জানিয়ে তিনি বলেন আপনাদেরকে কর দিতে হবে আপনারা যদি কর না দেন তাহলে পদ্মা সেতু বা বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করা যাবে না। আপনাদেরকে দেশ ও নিজের স্বার্থে কর দিতে হবে। রাজস্ব আয় বাড়লেও অর্থনৈতিক উন্নয়নের সাথে বিবেচনা করলে দেখা যাবে সেই তুলনায় রাজস্ব আহরণে আমরা পিছিয়ে আছি। তবে এই অবস্থার পরিবর্তন সম্ভব। এর জন্য আপনাদের সহযোগিতার হাত বাড়াতে হবে। তিনি আরও বলেন আমি মনে করিবাংলাদেশের রাজস্ব নীতি সারাবিশ্বে সমাদৃত হবে। আমরা সরাসরি করের প্রতি গুরুত্ব বাড়িয়েছি। যারা বেশি আয় করবেন তারা তত বেশি কর দেবেন। এই নীতি আমরা অনুসরণ করি। এতে আমরা সফলতা পাচ্ছি। অর্থমন্ত্রী জানান গত ১৩ বছরে দেশে রাজস্ব আয় বেড়েছে ৮ গুণ। সর্বশেষ ২০২০২১ অর্থবছরে এনবিআরে রাজস্ব আয় দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার কোটি টাকা। আর এক যুগের ব্যবধানে করজিডিপির অনুপাত ৯ দশমিক ১ শতাংশ থেকে বেড়ে ১০ দশমিক ৩ শতাংশ হয়েছে। অনুষ্ঠানে এনবিআর চেয়ারম্যান তাঁর বক্তব্যে বলেন ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে যেসব প্রস্তাব এসেছে সেগুলো আমরা পর্যালোচনা করব। এর মধ্যে যেগুলো বিবেচনা করা যায় সেগুলো অব্যশই বিবেচনা করব। তিনি আরও বলেন আমরা এখন কেবল রাজস্ব সংগ্রহ করি না। দেশের শিল্পায়ন ও ব্যবসাবাণিজ্যে কিভাবে সহযোগিতা করা যায় সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। এর জন্য রাজস্ব ব্যবস্থায় অটোমেশন জোরদার ও কর কর্মকর্তাদের দক্ষতা বাড়ানোর কাজ চলছে। এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন করদাতাদের সঙ্গে ভুল বুঝাবুঝির জায়গাটা দূর করে বোঝাপড়াটা আরও বাড়াতে চাই। বন্ধুত্বের জায়গাটা তৈরি হওয়া উচিত। এর জন্য উভয় পক্ষের সহযোগিতা দরকার বলে তিনি মন্তব্য করেন। তিনি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসমূহকে কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করার আহবান জানান। অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন আগামী বাজেটে আয়কর মূসক ও ভ্যাটসহ সামষ্টিক অর্থনীতি বিষয়ক প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। তিনি ব্যক্তি শ্রেণীর করদাতার ন্যূনতম কর তিন লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে চার লাখ টাকা করার প্রস্তাব করেন। কোম্পানি কর ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৭ দশমিক ৫০ শতাংশ করাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর ছাড়ের প্রস্তাব করেন। এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এতে সাধারণ ভোক্তাদের উপর চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। এ অবস্থায় অত্যাবশ্যকীয় পণ্য আমদানিতে মোট প্রাক্কলিত আমদানি শুল্কের বিপরীতে আনুপাতিক হারে আমদানি শুল্ক রেয়াত দেওয়ার প্রস্তাব করেন তিনি। এছাড়াও আমদানিকৃত কাঁচামাল মধ্যবর্তী কাঁচামালসহ যাবতীয় শিল্প উপকরণের উপর আরোপিত অগ্রিম আয়কর প্রত্যাহারের প্রস্তাব দেন এফবিসিসিআই সভাপতি। এছাড়া আয়কর ও মূসকের আওতা বাড়ানো সব রপ্তানি খাতকে সমান সুবিধা দেওয়া বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি জোরদার করা টার্নওভার কর ফিরিয়ে আনা বিদ্যমান ভ্যাট আইন সংশোধন করার প্রস্তাব দেন তিনি। তিনি বলেন আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বিরূপ প্রভাব পড়েছে। এ পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ীদের পক্ষে ঋণের কিস্তি সময়মত পরিশোধ করা সম্ভব নয়। তিনি পরিস্থিতি মোকাবিলায় আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত ব্যাংক ঋণ খেলাপি না করার সুযোগ দেওয়ার দাবি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/389.csv b/Bangla_fin_news_articles/389.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..26854e64ec36ee32f74455866ceb63257fc8358a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/389.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +389,স্বর্ণের দাম আরও কমলো,2022-03-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্ববাজারে দাম কমার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের বাজারেও স্বর্ণের দাম কমানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৫০ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৭ হাজার ৯৯ টাকা হয়েছে। মঙ্গলবার ২২ মার্চ থেকে স্বর্ণের এই নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। বাজুস জানিয়েছে ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম পড়বে ৭৩ হাজার ৫৯৯ দশমিক ৮৪ টাকা। বর্তমানে দাম রয়েছে ৭৪ হাজার ৬৪৯ দশমিক ৬০ টাকা। ভরিতে দাম কমেছে ১০৪৯ দশমিক ৭৬ টাকা। ১৮ ক্যারেটের ভরির দাম ধরা হয়েছে ৬৩ হাজার ১০২ দশমিক ২৪ টাকা। গত সোমবার পর্যন্ত এ মানের স্বর্ণের দাম ছিল ৬৪ হাজার ৩৫ দশমিক ৩৬ টাকা। ভরিতে দাম কমেছে ৯৩৩ দশমিক ১২ টাকা। সনাতন পদ্ধতিতে প্রতি ভরির দাম পড়বে ৫২ হাজার ৬০৪ দশমিক ৬৪ টাকা। বর্তমানে দাম রয়েছে ৫৩ হাজার ৩৬২ দশমিক ৮০ টাকা। ভরিতে দাম কমেছে ৭৫৮ দশমিক ১৬ টাকা। রুপার দাম অপরিবর্তিত ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ৫১৬ টাকায় ২১ ক্যারেট এক হাজার ৪৩৫ টাকায় ১৮ ক্যারেট এক হাজার ২১৫ টাকা ও সনাতন পদ্ধতিতে প্রতি ভরি বিক্রি হচ্ছে ৯৩৩ টাকায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/39.csv b/Bangla_fin_news_articles/39.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a22fe22edf813d9947be038f09dc7986bd19eb0f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/39.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +39,নতুন দামে বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন তেল,2022-07-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৪ টাকা কমিয়ে ১৮৫ টাকায় বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন। বৃহস্পতিবার ২১ জুলাই থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকরের কথা জানিয়েছে সংগঠনটি। বুধবার ২০ জু্লাই বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বরাবর দেওয়া এক চিঠিতে নতুন মূল্য কার্যকরের বিষয়টি জানানো হয়। নতুন দাম অনুসারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হবে ১৬৬ টাকা প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৮৫ এবং পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯১০ টাকা। ছয় টাকা কমিয়ে প্রতি লিটার পাম অয়েল বিক্রি হবে ১৪৮ টাকা। সংগঠনের নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নুরুল ইসলামের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম কমার পরিপ্রেক্ষিতে দেশীয় বাজারে দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অভিন্ন মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতি অনুযায়ী বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সিদ্ধান্তমতে ভোজ্যতেলের মূল্য নিম্নোক্তভাবে সমন্বয় করা হলো। এর আগে রবিবার ১৭ জুলাই ভোজ্যতেল বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা গণমাধ্যমকে তেলের দাম কমার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। . .... বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সয়াবিন তেলের দামের বিষয়ে অবগত করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বরাবর দেওয়া চিঠি। ... . \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/390.csv b/Bangla_fin_news_articles/390.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..85e2e57c58b1330fc256afbc57edf31fd432b0d1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/390.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +390,‘দেশি সিগারেট উৎপাদনকারীদের প্রস্তাবনা বাস্তবায়ন হলে রাজস্ব বৃদ্ধি পাবে’,2022-03-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সিসিসিআই প্রাকবাজেট আলোচনায় দেশি সিগারেট উৎপাদনকারীদের পক্ষ থেকে দুটি প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে। রবিবার ২০ মার্চ আগ্রাবাদের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের বঙ্গবন্ধু কনফারেন্স হলে লোকালি সিগারেট ম্যানুফেকচারার মালিক সমিতির পক্ষে আবদুল আউয়াল মোহন প্রস্তাবনা দুইটি উপস্থাপন করেন। প্রস্তাব দুটি হচ্ছে ২০১৭১৮ অর্থবছরে নিম্নস্তরে মূল্য বিভাজন সংক্রান্ত পদক্ষেপ অনুযায়ী দেশি ও আন্তর্জাতিক সিগারেটের প্রতি শলাকায় দামের মধ্যে ন্যূনতম ১ টাকা পার্থক্য করে বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রতি ১০ শলাকার মূল্য দেশি সিগারেট ৩৯ টাকা ও আন্তর্জাতিক সিগারেট ৪৯ টাকায় দাম নির্ধারণ। অথবা ২০১৮১৯ অর্থ বছরের অনুমোদিত বাজেট অনুযায়ী বর্তমানে বাজারে নিম্নস্তরে বিদেশি কোম্পানির বাজারজাতকৃত আন্তর্জাতিক সিগারেটের ব্র্যান্ড মধ্যস্তরে উন্নীত করে নিম্নস্তর শুধু দেশি কোম্পানির দেশি সিগারেটের জন্য সংরক্ষিত রাখা। প্রস্তাব দুটির যেকোনো একটি বাস্তবায়িত হলে সরকারের রাজস্ব আদায় বর্তমান বছরের তুলনায় ২২ থেকে ৩৮ শতাংশ পর্যন্ত বাড়বে। চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেনঅভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। এতে আরও উপস্থিত ছিলেনএনবিআর সদস্য কাস্টমস নীতি মো. মাসুদ সাদিক সদস্য আয়কর নীতি সামস উদ্দিন আহমদ ও সদস্য মূসক নীতি জাকিয়া সুলতানা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/391.csv b/Bangla_fin_news_articles/391.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8ca0a9b2a48970c388ad3e67e8beba4f1d4f876c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/391.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +391,রংপুরে উৎপাদিত আলু যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যে,2022-03-21,স্টাফ রিপোর্টার রংপুর,আলু উৎপাদনের কেন্দ্রস্থল রংপুর থেকে উন্নত জাতের আলু রফতানি শুরু করেছে ব্যবসায়ীরা। শনিবার ১৯ মার্চ থেকে সৌদি আরব মালয়েশিয়া ইন্দোনেশিয়াসহ মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশে আলু রফতানি করা হচ্ছে। রংপুর কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে প্রাথমিক অবস্থায় সাড়ে ৪ হাজার মেট্রিক টন আলু রফতানির অর্ডার পাওয়া গেছে। সাদা জাতের প্রতিটির ওজন একশ গ্রামের উপরে আলু মধ্যপ্রাচ্যের মানুষের পছন্দ হওয়ায় এ আলু রফতানি শুরু করেছে। আলু রফতানি করতে পেরে আলুচাষিরাও বেজায় খুশি।চাষিরা জানান রংপুরের কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ বিদেশের চাহিদার কথা চিন্তা করে জেলায় ৪শ আলুচাষিকে উন্নত আলুচাষের জন্য প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। সেই সাথে চাষিদের উন্নত জাতের আলুর বীজও সরবরাহ করেছেন। পীরগাছা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন আমরা প্রাথমিকভাবে সাড়ে চার হাজার মেট্রিক টন আলু রফতানির অর্ডার পেয়েছি। সৌদি আরব ইন্দোনেশিয়া মালয়েশিয়াসহ মধ্যপ্রাচ্যে সাদা আলুর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ওদের পছন্দ প্রতিটি আলু একশ গ্রামের ওপরে হতে হবে। তাদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে আমরা সান্তা ডায়মন্ড কুমারিকা গ্রানুলা কুম্বিকা এলুয়েট এষ্টারিকস সানসাইনসহ বিভিন্ন জাতের সাদা আলু উৎপাদনের জন্য কৃষকদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও উন্নত জাতের আলু বীজ সরবরাহ করছি। তিনি আরও বলেন মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে সাদা আলুর ব্যাপক চাহিদা থাকলেও পার্শ্ববর্তী নেপাল শ্রীলংকা ও ভুটানে আবার লাল আলুর চাহিদা রয়েছে। তারা সাদা আলু খেতে অভ্যস্ত নন। ফলে তাদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে উন্নত জাতের লাল আলু উৎপাদন করার উদ্যেগ নেওয়া হয়েছে। এদিকে রাশিয়া বাংলাদেশ থেকে আলু কেনার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে। অচিরেই এ ব্যাপারে চুক্তি হবে। ফলে রংপুর থেকেই প্রায় ৫০ হাজার মেট্রিক টন আলু রফতানি করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। এদিকে আলুচাষিরা বলেন আমরা সাধারণত যে আলু চাষ করি মধ্যপ্রাচ্যসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সেই আলু পছন্দ করে না। আমাদের দেশে ছোট আলু পছন্দ করে বড় জাতের আলু কিনতে চায় না। তবে আলুর ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে হলে আমাদের বিদেশে রফতানিযোগ্য আলুচাষ করতে হবে। রংপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রংপুর জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. ওবাইদুর রহমান মন্ডল জানান এবার রংপুর জেলায় রেকর্ড পরিমাণ ৫২ হাজার ২শ হেক্টর জমিতে আলুচাষ করা হয়েছে। যা দেশের মোট চাহিদার ২৫ ভাগেরও বেশি পুরণ করা সম্ভব হবে। তবে আমাদের রংপুরে যে আলু চাষ হয় তা মধ্যপ্রাচ্য সহ বিদেশে এই আলুর চাহিদা নেই। সে কারণে উন্নত জাতের বীজ এবং কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার কারণে আমরা এবার বিদেশে আলু রফতানি শুরু করতে সক্ষম হয়েছি। যেভাবে বিভিন্ন দেশ থেকে চাহিদা আসছে তাতে করে এবার রংপুর থেকে আলু রফতানির পরিমাণ ৫০ হাজার টনের কাছাকাছি পর্যন্ত পৌঁছাতে পারবো। আলুচাষি কৃষকরা ন্যায্যমূল্য পাবে দেশও বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে সক্ষম হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/392.csv b/Bangla_fin_news_articles/392.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..768155a77264b1b9d1634fa039d45e871ecd3dd7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/392.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +392,মোংলায় পুনরায় সাড়ে ৯ মিটার ড্রাফটের বাণিজ্যিক জাহাজের আগমন,2022-03-21,এইচ এম দুলাল মোংলা বাগেরহাট,মোংলা বন্দর চ্যানেলে পুনরায় ৯.৫ মিটার ড্রাফটের বাণিজ্যিক জাহাজের আগমন ঘটেছে। সংরক্ষণ ড্রেজিং পরবর্তী ধারাবাহিকতায় ২০ মার্চ ২০২২ তারিখে কসমস শিপিং এজেন্টের ৯.৫ মিটার ড্রাফটের পানামা পতাকাবাহী জাহাজ এম.ভি. মার্ককুরিয়াস ৩৫০০০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে মোংলা বন্দরের হাড়বাড়িয়া১২ তে আগমন করে। ফলে বন্দরব্যবহারকারী শিপিং এজেন্ট স্টিভিডর ও আমদানিকারকদের মধ্যে স্বস্তি ও উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে।মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায় মোংলা বন্দর চ্যানেলের আউটার বারে ক্যাপিটাল ড্রেজিং প্রকল্প ডিসেম্বর ২০২০ এ সমাপ্ত হয়। ড্রেজিং এর পূর্বে ৮.৫ মিটার এর অধিক ড্রাফটের জাহাজ বন্দরে আসতে পারতো না। প্রকল্পের আওতায় আউটার বারের দুইটি সেকশনে ১১.০৮ কি.মি. এলাকা হতে প্রায় ১১৯ লক্ষ ঘন মিটার ড্রেজিং করা হয়। ক্যাপিটাল ড্রেজিং এর পর নভেম্বর ২০২০ হতে আউটার বার অতিক্রম করে ৮.৫৯.৫ মি. ড্রাফটের জাহাজ বন্দরে আসা শুরু হয়। ২০২০২০২১ অর্থবছরে রের্কড সংখ্যক ৯৭০টি বাণিজ্যিক জাহাজ মোংলা বন্দরে আগমন করে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় ২০২১ সালে বর্ষা মৌসুমের প্রভাবে উল্লেখিত আউটারবারের হিরণ পয়েন্ট সংলগ্ন এলাকায় পলি জমে নাব্যতা কিছুটা হ্রাস পায়। ফলে গত নভেম্বর ২০২১ হতে ফেব্রুয়ারি ২০২২ পর্যন্ত চ্যানেলে ৮.৫ মিটার এর অধিক ড্রাফটের জাহাজ আগমনে বিঘ্ন ঘটে। তৎপ্রেক্ষিতে বন্দর কর্তৃপক্ষ জরুরি ভিত্তিতে গত ৯ জানুয়ারি ২০২২ হতে ৮ মার্চ ২০২২ পর্যন্ত উক্ত এলাকায় সংরক্ষণ ড্রেজিং কার্য সম্পন্ন করে। ফলে বন্দরে জাহাজ আগমনের হার পূর্বের ন্যায় বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং চলতি মাসের ২০ মার্চ ২০২২ পর্যন্ত ৭০টি জাহাজ বন্দরে আগমন করেছে।এ বিষয়ে মোংলা বন্দরের হারবার মাষ্টার কমান্ডার শেখ ফখর উদ্দিন ইত্তেফাককে বলেন বন্দর চ্যানেল এর নাব্যতা ধরে রাখার বিষয়ে আমরা সরকারের সঙ্গে অঙ্গিকারবদ্ধ। মাঝে কিছু সময় অধিক ড্রাফটের বাণিজ্যিক জাহাজ আগমনে বিঘ্ন ঘটলেও দ্রত আউটারবার এ সংরক্ষণ ড্রেজিং এর ফলে স্বল্প সময়ের মধ্যে ৯.৫ মিটারের জাহাজ পুনরায় আগমন করেছে। এখন থেকে নির্বিঘ্নে মোংলা বন্দরের চ্যানেলে ৮.৫৯.৫ মিটারের জাহাজ অনায়াশে গমনাগমন করতে পারবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/393.csv b/Bangla_fin_news_articles/393.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..65d7a174151f98495e21255ac378a4a2625810f2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/393.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +393,সয়াবিন তেলের দাম কমলো কত,2022-03-20,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,খুচরা পর্যায়ে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৮ টাকা কমিয়ে ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বোতলজাত ৫ লিটার তেলের দাম ৩৫ টাকা কমিয়ে ৭৬০ টাকা করা হয়েছে। আর খোলা সয়াবিন তেলের দাম ৪ টাকা কমিয়ে ১৩৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। রবিবার ২০ মার্চ সচিবালয়ে তেল উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলোর কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।আগামীকাল থেকে মিলগেটে এই মূল্য কার্যকর হবে। তবে ভোক্তা পর্যায়ে কার্যকর হতে আরও পাঁচছয়দিন সময় লাগতে পারে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব। গত ১৪ মার্চের প্রজ্ঞাপনে তেলের উৎপাদন পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাট এবং বিক্রয় ও সরবরাহ পর্যায়ে সর্বোচ্চ খুচরা মূল্যের ওপর ৫ শতাংশ হারে ভ্যাট মওকুফ করা হয়। এবার আমদানি পর্যায়ে ১০ শতাংশ ভ্যাট মওকুফ করা হয়েছে। ... শীতলক্ষ্যায় লঞ্চডুবি জরুরি যোগাযোগে বিআইডব্লিউটিএর হটলাইন ... শীতলক্ষ্যায় লঞ্চডুবি জরুরি যোগাযোগে বিআইডব্লিউটিএর হটলাইন ...শীতলক্ষ্যায় লঞ্চডুবি জরুরি যোগাযোগে বিআইডব্লিউটিএর হটলাইন কয়েক সপ্তাহ ধরে দেশের বাজারে সয়াবিন তেলের দাম ঊর্ধ্বমুখী। সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৬৮ টাকা দুই লিটার ৩৩৫৩৪৫ টাকা ও পাঁচ লিটার ৭৯৫৮০০ টাকা বিক্রি কথা সরকারের পক্ষ থেকে বলা হলেও তার চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/394.csv b/Bangla_fin_news_articles/394.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9d0c2b9e57852384098e1c903a9c4477c669f034 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/394.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +394,দেশীয় সিরামিকশিল্প রক্ষায় জ্বালানি গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি না করার দাবি,2022-03-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশীয় সিরামিকশিল্প রক্ষা ও প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ববাজারে উদীয়মান এ শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে সিরামিক টেবিল ওয়্যার টাইলস ও স্যানিটারি ওয়্যার শিল্পে ব্যবহৃত জ্বালানি গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি না করতে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের বিইআরসি প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ সিরামিক ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিসিএমইএ নেতৃবৃন্দ। অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম মোল্লা বলেন সিরামিক খাতটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় আমদানি বিকল্প একটি শিল্পখাত। অনেক প্রতিকূলতা পেরিয়ে উদ্যোক্তাদের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় রপ্তানি এবং আমদানিবিকল্পপণ্য হিসেবে দেশে ইতিমধ্যেই ৭০টি সিরামিক টেবিলওয়্যার টাইলস ও স্যানিটারি ওয়্যার শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ শিল্পে দেশিবিদেশি মোট বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ১৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এছাড়া রপ্তানিখাত থেকে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পরিমাণ বার্ষিক প্রায় ৪০০ কোটি টাকা। এ শিল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িয়ে আছে প্রায় ৫ লাখ মানুষের জীবন ও জীবিকা। গ্যাসনির্ভর এই শিল্পে ক্রমাগত গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়া বিপাকে রয়েছে উদ্যোক্তারা। এ শিল্প গ্যাসচালিত হওয়ায় বিকল্প কোনো জ্বালানি ব্যবহারের সুযোগ নেই। বিগত ১০ বছরে শিল্পখাতে প্রায় ১০০ শতাংশ গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি বলেন সিরামিক শিল্পে জ্বালানি হিসাবে ব্যবহৃত গ্যাস কাঁচামালের অন্যতম একটি উপকরণ হিসাবে গণ্য করা হয়। যার অংশ পণ্যের মোট উৎপাদন ব্যয়ের ১১ থেকে ১২ শতাংশ। গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই তৈরি পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি পায়। কিন্তু বিদেশি পণ্যের সঙ্গে মূল্য প্রতিযোগিতার কারণে দেশীয় তৈরি পণ্যের মূল্য ইচ্ছেমতো বৃদ্ধি করা যায় না। ফলে উত্পাদককে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। এমতাবস্থায় সরকারের ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নে অংশীদার হিসাবে জাতীয় অর্থনৈতিক অগ্রগতি সাধনের লক্ষ্যে গ্যাসনির্ভর সিরামিক টেবিলওয়্যার টাইলস ও স্যানিটারি ওয়্যার শিল্পে গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি না করতে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনকে অনুরোধ জানান তিনি। সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে বিসিএমইএর সাধারণ সম্পাদক ইরফান উদ্দিন বলেন বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যে জানা যায় গত চার বছরে তিতাস গ্যাস কোম্পানি ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার অধিক মুনাফা করেছে। এর পরেও লোকশানের দাবি তুলে অবিবেচকের মতো আবারও গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব আদৌ যুক্তিসংগত নয়। অতীতে দাম বৃদ্ধির সময় তিতাস কর্তৃপক্ষ প্রতিশ্রুতি প্রদান করে বলেছিল চাহিদা মাফিক উপযুক্ত মাত্রায় উন্নতমানের গ্যাস সরবরাহ করা হবে। কিন্তু বাস্তব অবস্থা হচ্ছে প্রয়োজনীয় গ্যাসের প্রেসার ও মান ঠিক রেখে নিরবচ্ছিন্নভাবে উন্নতমানের গ্যাস সরবরাহের সক্ষমতা তিতাস কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত অর্জন করতে সক্ষম হননি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/395.csv b/Bangla_fin_news_articles/395.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa9390f48f1139af5e165f2f37e59aa6b9cd93b1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/395.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +395,খাদ্যের ঘাটতি সামাজিক অস্থিরতা নিয়ে সতর্ক করল আংকটাড,2022-03-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের বড় জোগান আসছে রাশিয়া এবং ইউক্রেন থেকে। বর্তমান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে এই দুই দেশ থেকে খাদ্য আমদানিকারক দেশ বিশেষ করে আফ্রিকাসহ স্বল্প উন্নত দেশগুলোতে মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে সামাজিক অস্হিরতার আশঙ্কা করছে জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্থা আংকটাড। রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে গম যব ভুট্টা ভোজ্য তেল বিজ আমদানিকারক দেশগুলোর তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশের নামও। আংকটাডের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যত গম আমদানি করে তার ১৮ শতাংশ আসে রাশিয়া থেকে। গমের ৯ শতাংশের জোগান আসে ইউক্রেন থেকে। শুধু গম নয় ভুট্টার ১৩ শতাংশ যবের ১১ শতাংশ সূর্যমুখী তেলের ৩৬ শতাংশ আসছে ইউক্রেন থেকে। অন্যদিকে বিশ্বেবাজারের ১২ শতাংশ যব এবং ১৭ শতাংশ সুর্যমুখী তেলের জোগান আসছে রাশিয়া থেকে। ফলে এই যুদ্ধ উন্নয়নশীল ও স্বল্পোন্নত অনেক দেশের বাণিজ্য খাদ্যপণ্যের দাম ও আর্থিক বাজারের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। করোনার কারণে এমনিতেই অর্থনীতিতে চলছে দৈন্যদশা। তার ওপর নতুন করে এমন সংকটের ফলে কোনো কোনো দেশে অভ্যন্তরীণ অস্হিরতা খাদ্য ঘাটতি এমনকি মূল্যস্ফীতিজনিত আর্থিক মন্দাও হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বাণিজ্য ও উন্নয়নের ওপর ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব আংকটাডের তাৎক্ষণিক পর্যালোচনা শীর্ষক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে যুদ্ধের ফলে বিশ্ব অর্থনীতিতে এখন সবচেয়ে বড় শঙ্কার বিষয় হচ্ছে খাদ্য ও জ্বালানি খাত। কারণ রাশিয়া ও ইউক্রেন কৃষিখাদ্যের বাজারে গুরুত্বপূর্ণ দুটি দেশ। খাদ্যপণ্যের ওপর রাশিয়াইউক্রেন সংকটের প্রভাব বড় উদ্বেগের কারণ। কারণ অনেক দেশই খাদ্যপণ্যের আমদানির জন্য রাশিয়া ও ইউক্রেনের ওপর নির্ভরশীল। উদাহরণস্বরূপ তুরস্ক আন্তর্জাতিক বাজার থেকে যে গম ভুট্টা যব সূর্যমুখী তেল ও বীজ আমদানি করে তার প্রায় ২৬ শতাংশই নেওয়া হয়ে থাকে রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে। চীনের ক্ষেত্রে এই হার ২৩ শতাংশ মিশরের সাড়ে ২২ শতাংশ ভারতের ১৩ শতাংশ। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এটি সাড়ে ৫ শতাংশের বেশি। বাংলাদেশে আমদানিকৃত এসব পণ্যের ৩ দশমিক ৭ শতাংশ আসছে রাশিয়া থেকে এবং ইউক্রেন থেকে আসছে ২ দশমিক ১ শতাংশ। এছাড়া স্পেনের ৬ শতাংশ ইন্দোনেশিয়ার ৪ দশমিক ৪ শতাংশ নেদারল্যান্ডসের ৮ দশমিক ৯ শতাংশ পণ্য আসছে ইউক্রেনে হতে। আংকটাডের হিসাব অনুসারে রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের ফলে খাদ্যপণ্যের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভুগবে নিম্ন আয়ের দেশগুলো। এ দেশগুলোর যেসব খাদ্যপণ্য আমদানি করে তার ৫ শতাংশের দাম বেড়ে যেতে পারে। অবশ্য ধনী দেশগুলোর ক্ষেত্রে এই হার ১ শতাংশের নিচে থাকতে পারে। উল্লেখ্য রাশিয়ার উত্পাদন কমে যেতে পারেএমন আশঙ্কায় এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি পণ্যের দাম বেড়েছে। রাশিয়া বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জ্বালানি তেল রপ্তানিকারক। দেশটি বিশ্ববাজারে সারসহ বিভিন্ন রাসায়নিক পণ্য ধাতব পদার্থে রপ্তানি করে থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/396.csv b/Bangla_fin_news_articles/396.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b6c0143b544a3bfab8d5f98a192a2500765e5d54 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/396.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +396,উইমেন ওয়ারিয়র্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন রোবাইয়াত ফাতিমা,2022-03-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সম্প্রতি রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় আইসিসিবি প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো ট্রান্সজেন্ডার পথশিশু ও বিশেষ শিশুদের নিয়ে চার দিনব্যাপী বাংলাদেশ উইমেন ওয়ারিয়র্স অ্যাওয়ার্ড অ্যান্ড এক্সপো। এ অনুষ্ঠানে সম্মাননা পেয়েছেন নারী উদ্যোক্তা ও ফ্যাশন ডিজাইনার রোবাইয়াত ফাতিমা তনি। আইসিসিবির সার্বিক সহযোগিতায় রিয়েল হিরোজ এক্সপো অ্যান্ড কমিনিউকেশনের এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেনমুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম মোজাম্মেল হক। এসময় গুণী অভিনেত্রী দিলারা জামানের হাতে রোবাইয়াত ফাতিমা তনি এই পুরস্কার গ্রহণ করেন। উন্নত বাংলাদেশের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে একজন নারী শুধু গৃহিণী নয় বরং নিজের সাহসী চেষ্টায় একজন সফল উদ্যোক্তা হয়ে অন্যের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন রোবাইয়াত ফাতিমা তনি। বর্তমানে তার তৈরি বিভিন্ন ডিজাইনের শাড়ি এখন বিক্রি হচ্ছে দেশবিদেশে। নারী উদ্যোক্তা হিসেবে পুরস্কার পাওয়ার অনুভূতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ফাতিমা বলেনএই সফল উদ্যোক্তা হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার পেছনে রয়েছে নিজের পরিশ্রম এবং এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়। পথে পথে নানা প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলা করতে হয়েছে আমাকে। তবে কখনোই দমে যাইনি। কারণ চোখেমুখে ছিল কিছু একটা করার তাড়না। নারী উদ্যোক্তা হিসেবে এই পুরস্কার পাওয়াটা আমার জন্য একটি গর্বের বিষয়। দিলারা জামানের মতো একজন খ্যাতিমান তারকা অভিনেত্রীর কাছ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করে আমি আনন্দিত। তিনি আরও বলেনপ্রত্যেক ব্যক্তির জন্যই সম্মাননা পাওয়া অত্যন্ত গর্বের। আমি আজ ভীষণ খুশি বাংলাদেশের অন্যতম নারী উদ্যোক্তা হিসেবে ওয়েব অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করলাম। আগামী দিনগুলোতে কাজের উৎসাহ আরও বেড়ে গেল। একজন নারী উদ্যোক্তা কতটা কষ্ট করেন এটি শুধুমাত্র নারীরাই বলতে পারবেন। সংসারের সকল ঝামেলা সামাল দিয়ে সমানতালে ব্যবসার দিকটিও দেখতে হয়। আমার সঙ্গে যারা সংবর্ধনা পেলেন সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন জানাচ্ছি। অনুষ্ঠানের আয়োজক রিয়েল হিরোস এক্সপো অ্যান্ড কমিউনিকেশনের প্রতিষ্ঠাতা মালা খন্দকার ছাড়াও আরও অংশ নেন গুণী অভিনেত্রী দিলারা জামান জনপ্রিয় অভিনেত্রী তানজিন তিশাসহ অনেকে। বাংলাদেশ উইমেন ওয়ারিয়র্স অ্যাওয়ার্ড অ্যান্ড এক্সপোর সমাপনী দিনে সুবিধাবঞ্চিত শিশু ট্রান্সজেন্ডারনারী উদ্যোক্তাসহ মোট ৩৫ জনের হাতে সম্মাননা পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/397.csv b/Bangla_fin_news_articles/397.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..49380f1396af0c65c77454735fa6ebc975106f4a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/397.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +397,খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে গরিব দেশগুলো আইএমএফ,2022-03-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল ফেব্রুয়ারি মাসে বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের দাম রেকর্ড উচ্চতায় উঠেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তথ্যানুযায়ী বিদায়ি ২০২১ সালে আগের বছরের তুলনায় খাদ্যপণ্যের দাম ২৩ দশমিক ১ শতাংশ বেশি ছিল। ফেব্রুয়ারি মাসে মাংস দুগ্ধজাত পণ্য সিরিয়াল ভোজ্য তেল এবং চিনির দাম ১৯৬১ সালের পর সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। বর্তমান এই পরিস্থিতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ইউক্রেন ও রাশিয়ার যুদ্ধ। বিশ্বের কৃষিপণ্য রপ্তানিকারক এই বৃহৎ দুটি দেশ বিশ্বের ৩০ শতাংশ গম এবং ১৮ শতাংশ ভুট্টার যোগান দেয়। এখন এই রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। বিশ্ববাজারে খাদ্যের দামের এই পরিস্থিতি দরিদ্র দেশগুলোকে বেশি ভোগাবে বলে আশঙ্কা করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ। সংস্থাটির এক বিশ্লেষণে বলা হয়েছে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করার পর থেকেই বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের জিনিসের দাম বাড়তে থাকে। কিন্তু রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের মারাত্মক প্রভাব পড়েছে। লাগামহীনভাবে বাড়ছে সব পণ্যের দাম। যুদ্ধের ডামাডোলে জ্বালানি তেলের দর বেড়েই চলেছে। তার প্রভাব পড়ছে পণ্যমূল্যে। তাতে দরিদ্র দেশগুলোকে সবচেয়ে বেশি আঘাত করছে। খাদ্যপণ্যের বিশ্ববাজার পরিস্থিতি নিয়ে এই বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়েছে। পর্যালোচনায় বলা হয়েছে ইউক্রেনে হামলার কারণে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুটি কৃষি উৎপাদনকারী দেশের কোনো পণ্য অন্য দেশে যাচ্ছে না। যুদ্ধের কারণে পণ্য উৎপাদনও ব্যাহত হচ্ছে। এখন দেশ দুটির সব বন্দর বন্ধ থাকায় সবকিছুই বন্ধ। সে কারণে গমের দাম সম্প্রতি রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে। গরিব দেশগুলোর দরিদ্র পরিবারের ওপর পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি কতটা প্রভাব ফেলবে তার একটি তুলনামূলক চিত্র উপস্থাপন করে প্রতিবেদনে বলা হয় উন্নত দেশগুলোতে ভোক্তা ব্যয়ের ১৭ শতাংশ ব্যয় হয় খাদ্য কিনতে। আর সাবসাহারান আফ্রিকাসহ অন্য গরিব দেশগুলোতে ভোক্তাদের ব্যয়ের ৪০ শতাংশই খাদ্যের জন্য। পূর্ব ইউরোপ ককেশাস এবং মধ্য এশিয়াসহ রাশিয়া এবং ইউক্রেনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বাণিজ্য সংযোগ রয়েছে এমন দেশগুলোর জন্য আঘাত আরো বেশি হতে পারে। উচ্চ গমের দাম মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকার অর্থনীতির ওপর আরো বেশি প্রভাব ফেলবে। প্রতিবেদনে বলা হয় সামনের দিনগুলোতে সার সরবরাহ হ্রাস এবং জ্বালানি তেলের উচ্চ মূল্য খাদ্য সংগ্রহ পরিবহন এবং প্রক্রিয়াজাতকরণের খরচ অনেক বাড়িয়ে দেবে। তাই নীতিনির্ধারকদের অবশ্যই দরিদ্রদের জন্য সামাজিকসহায়তা বৃদ্ধির মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এই কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দুই দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীনকে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বলা হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যেখানে ভুট্টা উৎপাদনের প্রায় ৪০ শতাংশ ইথানলে যায় নীতিনির্ধারকরা এই ব্যবহার পুনরায় মূল্যায়ন করতে পারেন। আর চীন বিশ্বব্যাপী গম এবং ভুট্টার মজুতের অর্ধেকেরও বেশি ধারণ করে। এই দেশটি কম দামে এই দুটি পণ্য সরবরাহের বিষয়টি বিবেচনা করতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/398.csv b/Bangla_fin_news_articles/398.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6687574afb48fb3fb2044daa3fd77b4144bd77d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/398.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +398,নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের কর্মশালা,2022-03-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ব্র্যাক ব্যাংক এর উইমেন ব্যাংকিং সেগমেন্ট নারী এফকমার্স উদ্যোক্তাদের জন্য একটি কর্মশালার আয়োজন করেছে। ১১ মার্চ ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে মাস্টার দ্যা ডিজিটাল এন্ট্রপ্রেনিউরিয়াল স্কিল শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালায় ৭৩ জন উদীয়মান নারী উদ্যোক্তা অংশগ্রহণ করেন। বৃহস্পতিবার ব্র্যাক ব্যাংক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয় বাংলাদেশে এফকমার্সের লক্ষ্যণীয় প্রবৃদ্ধি ও অগণিত নারী উদ্যোক্তার এ ব্যবসায় শুরুর প্রেক্ষিতে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়। উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক জ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ও অনলাইন ব্যবসা পরিচালনা ও টিকিয়ে রাখতে এ কর্মশালা সহযোগিতা করবে। বিশেষজ্ঞ প্রশিক্ষকবৃন্দ উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল মার্কেটিং অনলাইন মার্কেটপ্লেসে প্রবেশ ও আন্তর্জাতিক বাজারের গতিপ্রকৃতি সম্পর্কে জ্ঞান এবং ব্যবহারিক তথ্য সম্পর্কে অংশগ্রহণকারীদের ধারণা দেন। বিটনিক ডিজিটালের হেড অব বিজনেস সামির মুহাম্মদ কোরবান ডিজিটাল মার্কেটিং নোহাউ সেশনটি পরিচালনা করেন। এসম্যানেজারের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট লিড আবুল হাসনাত সোহাগ অ্যাক্সেস টু অনলাইন মার্কেটপ্লেস এবং ব্র্যাক ব্যাংক এর হেড অব ট্রেড অপারেশন্স কাজী এ.বি. এম. বশির অ্যাক্সেস টু ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট মেকানিজম শীর্ষক সেশন পরিচালনা করেন। অনুষ্ঠানে দুইজন সফল উদ্যোক্তা ক্লে ইমেজের স্বত্বাধিকারী রেহানা আক্তার এবং সিক্স ইয়ার্ডস স্টোরির প্রতিষ্ঠাতা জেরিন তাসনিম খান তাদের ব্যবসার সাফল্যের গল্প বর্ণনা করেন। প্রধান অতিথি হিসেবে কর্মশালার উদ্বোধন করেন ব্র্যাক ব্যাংক এর ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/399.csv b/Bangla_fin_news_articles/399.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eafc6035998496ee6257742d91939e8917f18046 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/399.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +399,বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক হলেন মান্না ভূইয়া,2022-03-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক পদে পদোন্নতি পেলেন এ. ইউ. এম. মান্না ভূইয়া। মঙ্গলবার ১৫ মার্চ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক রোকন উদ্দীন মিঠু স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে তিনি ওই ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগে উপপরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় পদোন্নতির ক্ষেত্রে হিউম্যান রিসোর্সেস ডিপার্টমেন্ট এ বর্ণিত শর্তাদি প্রযোজ্য হবে। এ পদোন্নতি হিউম্যান রিসোর্সেস ডিপার্টমেন্ট২ এর সন্নিবেশিত শর্ত সাপেক্ষে এ নির্দেশের তারিখ হতে কার্যকর হবে।এ. ইউ. এম. মান্না ভূইয়া বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিলের নির্বাচিত সাংগঠনিক সম্পাদক। কর্মজীবনে তিনি নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন উল্লেখ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সহকর্মীরা তাকে অভিনন্দন জানান।মান্না ভূইয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। তিনি অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক কৃতিত্বের সাথে সম্পন্ন করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/4.csv b/Bangla_fin_news_articles/4.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fa1f30e72cf300850a947b6792ec520a6e83668d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/4.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +4,ব্যাংক এশিয়া ছাড়লেন আরফান আলী,2022-08-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ব্যাংক এশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি পদ ছাড়লেন মো. আরফান আলী। যদিও এমডি পদে চাকরি করার জন্য তাঁর আরও ১০ বছরের বেশি বয়স রয়েছে। ২০১৬ সাল থেকে ব্যাংকটির এমডি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার ৪ আগস্ট ব্যাংকে তার শেষ কর্মদিবস ছিল। এদিন বিকেলে ব্যাংকটির কর্মকর্তারা এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাকে বিদায় জানান। ব্যাংক এশিয়ার দায়িত্ব ছাড়ার পর আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কার্যক্রম নিয়ে বড় পরিসরে কাজ শুরু করবেন বলে ইত্তেফাক অনলাইকে জানান আরফান আলী। তিনি বলেন আমি কর্মজীবনে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেছি। আরও বড় পরিসরে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি নিয়ে কাজের জন্য ব্যাংক পেশা ছেড়ে দিচ্ছি। আশা করছি এর মাধ্যমে প্রান্তিক জনগণের জীবনমান আরও উন্নত করা যাবে। আরফান আলী বাংলাদেশে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের পথিকৃৎ হিসেবে পরিচিত। ব্যাংকগুলো যখন বড় গ্রাহকদের পেছনে ছুটেছেন তখন তিনি গেছেন প্রত্যন্ত অঞ্চলে ব্যাংক হিসাব খুলতে। ফলে ব্যাংক খাতে তার স্বতন্ত্র পরিচয় তৈরি হয়েছে। তার প্রচেষ্টায় মুন্সিগঞ্জে ২০১৪ সালে ১৭ জানুয়ারি প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালু করে ব্যাংক এশিয়া। পরে সারাদেশে তা বিস্তৃতি লাভ করে। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রামাঞ্চলের বিরাট জনগোষ্ঠি ব্যাংকিং সেবার আওতায় আসে। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে কর্মসংস্থান তৈরি এবং দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ব্যাংকিং সেবার ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন আরফান আলী। ...... . মো. আরফান আলী। ... . একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পে বর্তমানে আমার বাড়ি আমার খামার প্রযুক্তি ও ব্যাংকিং সুবিধা দিতে এবং কিউআর কোডের মাধ্যমে মাইক্রো মার্চেন্ট লেনদেন চালুতেও তিনি অবদান রাখেন। দেশের সাড়ে ৪ হাজার ডিজিটাল পোস্ট অফিসে ব্যাংকিং সেবা চালুর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এছাড়া ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার ইডিসি সিটি ডিজিটাল সেন্টারে সিডিসি এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালুর মাধ্যমে সাধারণের কাছে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিতে অবদান রাখেন। তাঁর কর্মজীবনের সবকিছুই ছিল প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ঘিরে। আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং ব্যাংকিং সেবা সহজিকরণে কাজ করে গেছেন আরফান আলী। সোনালী ব্যাংকের ওপর চাপ তৈরি হওয়ায় তিনিই প্রথম পাসপোর্ট বিভাগের মহাপরিচালকের সঙ্গে আলাপ করে গ্রাহকদের পাসপোর্ট ফি জমা সংক্রান্ত ভোগান্তি কমানোর উদ্যোগ নেন। ২০১৪ সালে চারপাঁচটি ব্যাংক এ সংক্রান্ত চুক্তি করে। তখন থেকে ব্যাংক এশিয়ার সকল শাখার পাশাপাশি এজেন্ট আউটলেটগুলো থেকেও এই সেবা দেওয়া হচ্ছে। ...... . মো. আরফান আলী। ... . আরফান আলী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট আইবিএ থেকে এমবিএ ডিগ্রি নেন। এরপর ১৯৯১ সালে আরববাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশনারি কর্মকর্তা হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৯৬ সালে কোরীয় হানিল ব্যাংকে উরি ব্যাংক যোগ দিয়ে ঢাকায় অফিস স্থাপনে নেতৃত্ব দেন। ১৯৯৯ সালে ব্যাংক এশিয়া প্রতিষ্ঠার আগে তিনি ব্যাংকটিতে যোগদান করেন। ২০১৬ সালের আগস্টে তিনি ব্যাংক এশিয়ার এমডি হিসেবে দায়িত্ব নেন। তিন বছর করে দুই মেয়াদে তাঁর ছয় বছরের মেয়াদ শেষ হবে শুক্রবার। সেই হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার ছিলো তার শেষ কর্মদিবস।সুদীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি সততা এবং নিষ্ঠার এক উজ্জল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। বিশেষ করে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দুই মেয়াদে ব্যাংক এশিয়ায় সুশাসন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করেছেন। অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক সেবা কিংবা ইনক্লুসিভ ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের পাশাপাশি মানবিক ব্যাংকিং সেবা প্রতিষ্ঠা করার প্রয়াস ছিল তাঁর সবসময়।। তিনি মনে করেন সাধারণ মানুষকে ব্যাংকিং পরিসেবার আওতায় আনতে না পারলে মানবিক কিংবা অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং কোনোটিই নিশ্চিত করা যাবে না।সুচিন্তিত ও সুবিবেচনাপ্রসূত আর্থিক ও ব্যবস্থাপনা মানদণ্ড নির্ধারণের মাধ্যমে অনুকরণীয় দৃ্টান্ত স্থাপন করেছেন আরফান আলী। কর্মীদের সততা এবং দক্ষতার মানদণ্ডে উন্নীত করার পাশাপাশি স্বাধীনভাবে সৃজনশীলতা কাজে লাগিয়ে সেবার মানসিকতা নিয়ে কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করেছেন।ব্যক্তিজীবনে সৎসহজসরল এক মাটির মানুষ আরফান আলী। তিনি মনে করেন শহরের সকল সুযোগ সুবিধা প্রত্যন্ত গ্রামেও সৃষ্টি করা গেলে শিক্ষা ব্যবস্থার প্রকৃত উন্নয়ন ঘটবে। সেই লক্ষে ব্যক্তিপর্যায় থেকে শিক্ষা প্রসারে তিনি চেষ্টা করে যাচ্ছেন। স্কুল প্রতিষ্টার পাশাপাশি দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহয়তা করে যাচ্ছেন নিজ উদ্যোগে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/40.csv b/Bangla_fin_news_articles/40.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..771b7734b98cb59e81b1451c9cacec151debc6ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/40.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +40,নিবন্ধন ছাড়া অনলাইনে ব্যবসা করা যাবে না,2022-07-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতীয় ডিজিটাল কমার্স নীতিমালা ২০১৮ এবং জাতীয় ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১এর আলোকে ২৯ জুন ২০২২ ডিজিটাল বিজনেস আইডেনটিটি ডিবিআইডি নিবন্ধন নির্দেশিকা জারি করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয় নির্দেশিকা জারির ৯০ দিন অর্থাৎ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২এর মধ্যে ডিবিআইডি নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে হবে। এতে প্রতীয়মান হয় ডিবিআইডি ছাড়া বিদ্যমান ইকমার্স উদ্যোক্তারা অনলাইন ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন না। নতুন উদ্যোক্তাকে ওয়েবসাইট বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পেজ চালু করে আবেদন করতে হবে। ডিবিআইডি নম্বরটি হবে ইউনিক ও অটোজেনারেটেড।গতকাল অনলাইনে ডিজিটাল বিজনেস আইডেনটিটি ডিবিআইডি নিবন্ধন কর্মশালায় এ তথ্য জানানো হয়। কর্মশালার আয়োজন করে এসএমই ফাউন্ডেশন। ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান এবং গেস্ট অব অনার ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. হাফিজুর রহমান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. মফিজুর রহমান।তিনি বলেন ডিবিআইডি নিবন্ধনের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এজন্য আবেদনকারীকে এনআইডি দাখিল করতে হবে। প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে চেয়ারম্যান বা পরিচালকদের এনআইডি ট্রেড লাইসেন্স ও আরজেএসসি নিবন্ধন নম্বর থাকলে দাখিল করতে হবে। সেই সঙ্গে ভ্যাট নিবন্ধন ও ইটিআইএন থাকলে সেগুলোও দাখিল করতে হবে। ভাড়া অফিস হলে বাড়ি ভাড়ার চুক্তি ও বাড়ির মালিকের এনআইডির কপি দিতে হবে। তবে ডিজিটাল মাধ্যমে এমএলএম বা নেটওয়ার্কিং ব্যবসা নেশা সামগ্রী বিস্ফোরক সামগ্রী এবং জুয়া অনলাইন বেটিং বা গেম্বলিং প্রতিষ্ঠান ডিবিআইডির জন্য আবেদন করতে পারবে না। ... ঈদে অনলাইন পণ্য কেনাবেচায় রেকর্ড ... ঈদে অনলাইন পণ্য কেনাবেচায় রেকর্ড ...ঈদে অনলাইন পণ্য কেনাবেচায় রেকর্ডডিবিআইডি নম্বর বাধ্যতামূলকভাবে ওয়েবসাইট বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পেজে প্রদর্শন করতে হবে। কোনো কারণে ডিবিআইডি বাতিল হলে সেটি প্রদর্শন করা যাবে না। ডিবিআইডি নিতে ভুল তথ্য দিলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্রীয় ডিজিটাল কমার্স সেল পুরো বিষয়টি তদারকি করবে। এছাড়া ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং ইউনিট বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেম ডিপার্টমেন্ট ও বিএফআইইউ প্রযোজ্য ক্ষেত্রে তদারকি করতে পারবে। .... ওয়েবসাইটে লগ ইন করে রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজএর দপ্তরে ডিবিআইডির জন্য অনলাইনে আবেদন করা যাবে। ... দেশে কমলো স্বর্ণের দাম ... দেশে কমলো স্বর্ণের দাম ...দেশে কমলো স্বর্ণের দামবাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. হাফিজুর রহমান বলেন দেশে আড়াই হাজারের বেশি ওয়েবসাইট এবং প্রায় ৩ লাখের কাছাকাছি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে অনলাইন ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে যাদের বেশির ভাগ নারীউদ্যোক্তা। তিনি বলেন সব ব্যবসাকে একটি ডেটাবেজের আওতায় আনার লক্ষ্যে এই উদ্যোগ। অতি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের পক্ষে ট্রেড লাইসেন্স আরজেএসসি নিবন্ধন ইটিআইএন বা ভ্যাট নিবন্ধন নেওয়া সম্ভব হয় না। সে কারণে ডিবিআইডি থাকলে ক্রেতাদের আস্থা অর্জন সহজ হবে।তিনি আরও বলেন এক বছর পর্যন্ত বিনা মূল্যে নিবন্ধন করা যাবে। এরপর থেকে নিবন্ধন ফি নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান বলেন যেসব উদ্যোক্তা আইন মেনে ব্যবসা করতে চান তাদের জন্য ডিবিআইডি নিবন্ধনের এটি খুবই ভালো উদ্যোগ। ডিবিআইডি নিবন্ধনের এ সুবিধা গ্রহণ করতে সব এসএমই উদ্যোক্তার প্রতি আহ্বান জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/400.csv b/Bangla_fin_news_articles/400.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c0961a56453ec690a39b12c65f96a7872717f4df --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/400.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +400,ফের চালু হচ্ছে নভোএয়ারের কলকাতা ফ্লাইট,2022-03-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামী ২৭ মার্চ থেকে কলকাতা রুটে পুনরায় ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করছে নভোএয়ার। এই রুটে প্রতিদিন ফ্লাইট পরিচালনা করবে প্রতিষ্ঠানটি। শিগগিরই ভ্রমণকারীদের জন্য হোটেলসহ ভ্রমণ প্যাকেজও ঘোষণা করা হবে। ঢাকা থেকে প্রতিদিন ৫টা ২০ মিনিটে স্থানীয় সময় কলকাতার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে এবং কলকাতা থেকে সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে স্থানীয় সময় ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসবে। ভারতের সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ ২৭ মার্চ থেকে শিডিউল বাণিজ্যিক ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি দিয়েছে। এর আগে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ভারতের সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ থেকে কলকাতায় শিডিউল বাণিজ্যিক ফ্লাইট পরিচালনা বন্ধ ছিল। তবে পরিস্থিতি বিবেচনায় বাণিজ্যিক ফ্লাইটের পরিবর্তে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে এয়ার বাবল চুক্তির আওতায় বিশেষ ফ্লাইট চালু ছিলো। নভোএয়ার বর্তমানে প্রতিদিন ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটে আটটি চট্টগ্রামে পাঁচটি সৈয়দপুরে পাঁচটি যশোরে পাঁচটি সিলেটে পাঁচটি বরিশাল একটি ও রাজশাহীতে একটি করে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/401.csv b/Bangla_fin_news_articles/401.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a4cca3c746611c127500bdcedbc1283d9989467c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/401.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +401,বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করলো ম্যানফোর্স,2022-03-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক ভাবে যাত্রা শুরু করলো ম্যানকাইন্ড ফার্মার জনপ্রিয় কনডম ব্র্যান্ড ম্যানফোর্স। সংশিষ্ট গ্রাহকদেরকে গুণগত মান সম্পন্ন পণ্য সরবরাহের নিশ্চয়তা দিতে ম্যানকাইন্ড ফার্মা ও আইকন ডিস্ট্রিবিউশনের যৌথ উদ্যোগে এদেশে ম্যানফোর্সের বাজারজাতকরণের এই সূচনা হলো।রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত হোটেল লেকশোরের লা ভিটা হলে জমকালো এক আয়োজনে ম্যানফোর্স কনডমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়। এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ম্যানকাইন্ড ফার্মা দিল্লীর ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব পুলিয়ানচালিল বাইজু নারায়ণান আইকন ডিস্ট্রিবিউশনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ইকবাল হোসেইন আইকন ডিস্ট্রিবিউশনের চেয়ারম্যান মুর্শিদা হোসেন ও অ্যাডভাইজার আবুল হাসনাত জনি আইকন ডিস্ট্রিবিউশনের কমার্শিয়াল ও ব্র্যান্ড ম্যানেজার মো. কামরুল হাসান এবং নেক্সট ফুড বেভারেজের ডিরেক্টর এমও কাশেমসহ আরো অনেকে।এই নতুন যাত্রা প্রসঙ্গে ম্যানকাইন্ড ফার্মা দিল্লীএর ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব পুলিয়ানচালিল বাইজু নারায়ণান বলেন গ্রাহকদের ক্রমবর্ধমান চাহিদার কথা মাথায় রেখেই বাংলাদেশে ম্যানফোর্সের এই নতুন সূচনা ঘটলো। কনডমের মতো এরকম প্রয়োজনীয় একটি পণ্য উৎপাদনে উপাদানগুলোর মাননিয়ন্ত্রণ ও সঠিক তত্ত্বাবধান খুবই জরুরি। ম্যানফোর্স কনডমের উৎপাদন ও বিপণনে নিযুক্ত আছেন একঝাঁক দক্ষ জনবল। তারা গ্রাহকদের জন্য সেরা পণ্য সরবরাহে সবসময় কাজ করে যাচ্ছেন। আইকন ডিস্ট্রিবিউশনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ ইকবাল হোসেন বলেন এটি এমন একটি পণ্য যা একইসাথে খুবই জরুরি এবং সেনসিটিভ। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যৌনপ্রজনন স্বাস্থ্য রক্ষায় ও গ্রাহকের সন্তুষ্টিতে ম্যানফোর্স কাজ করে যাবে বলে আমার বিশ্বাস। ম্যানফোর্স কনডমের এই নতুন যাত্রা শুভ হোক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/402.csv b/Bangla_fin_news_articles/402.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ec3f72bdb7b16f4693103c18c4e7dc61d974ddd9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/402.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +402,দেশে ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড অ্যাঙ্কারএর যাত্রা শুরু,2022-03-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সুমাশ টেক এর তত্ত্বাবধানে দেশের বাজারে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করলো চাইনিজ ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি অ্যাঙ্কার ইনোভেশন লিমিটেড। মঙ্গলবার ১৫ মার্চ রাজধানীর রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনে এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অ্যাঙ্কার বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। বাংলাদেশের বাজারে অ্যাঙ্কারএর প্রচার ও বিপণনের দায়িত্বে থাকবে ডেক্সিম্পো ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড। এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সুমাশ টেক এর প্রোপাইটর ও ডেক্সিম্পো ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু সাঈদ পিয়াস ও ডেক্সিম্পো ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওশকুরুনী জিতু। এছাড়াও অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডেক্সিম্পো ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ডিরেক্টর মিঠু আলী ও মো. মোস্তাফিজুর রহমান। সম্প্রতি অ্যাঙ্কার ইনোভেশন লিমিটেডের সঙ্গে সুমাশ টেকের একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় যার মাধ্যমে সম্পূর্ণ বাংলাদেশে অ্যাঙ্কার ইনোভেশন লিমিটেডের পণ্যের জাতীয় পরিবেশক হিসেবে দায়িত্ব পায় সুমাশ টেক। দেশের প্রতিটি জেলায় ডিলার নিয়োগের মাধ্যমে সুলভ মূল্যে অ্যাঙ্কারের প্রিমিয়াম পণ্য পৌঁছে দিবে ডেক্সিম্পো ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড। বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রার বিষয়ে সুমাশ টেকএর প্রোপাইটর ও ডেক্সিম্পো ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু সাঈদ পিয়াস বলেন অ্যাঙ্কারের মত জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের সঙ্গে চুক্তি করতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত। আমাদের এই চুক্তির মাধ্যমে গ্রাহকরা খুব সহজেই হাতের নাগালে অত্যাধুনিক সব নতুন নতুন পণ্য পাবেন ও তা সুলভ মূল্যে ক্রয় করতে পারবেন। অ্যাঙ্কারের প্রিমিয়াম সব পণ্য পাওয়ার একটি সহজ মাধ্যম হবে আমাদের কোম্পানি ডেক্সিম্পো ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডে। অ্যাঙ্কার একটি আন্তর্জাতিক মোবাইল ও গ্যাজেট অ্যাক্সেসরিজ ব্র্যান্ড। প্রতিষ্ঠানটির একাধিক ব্র্যান্ডের অধীনে রয়েছে চার্জার পাওয়ার ব্যাংক ইয়ারফোন হেডফোন স্পিকার ডেটা হাব আধুনিক হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্য সহ কম্পিউটার এবং মোবাইল গ্যাজেটের বিভিন্ন ধরণের পণ্য। ইতোমধ্যে উন্নত মানের ইলেট্রনিক পণ্য সরবরাহ করে দেশ সহ সারা বিশ্বে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে প্রতিষ্ঠানটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/403.csv b/Bangla_fin_news_articles/403.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ba2b6787d23722117a8f70a2e03a54294bc0bc8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/403.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +403,৩১ বছর পর মার্কিন বন্দরে বাংলাদেশি জাহাজ,2022-03-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দীর্ঘ ৩১ বছর পর বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজ এমটি বাংলার অগ্রগতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি বন্দরে নোঙর করেছে। জানা গেছে গত ৫ মার্চ উত্তর আমেরিকার দেশ এল সালভাদর থেকে রওনা হয়ে ২৭ জন বাংলাদেশি নাবিকসহ যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টন বন্দরে পৌঁছায় জাহাজটি। তিন বছর আগে নির্মিত ৩৮ হাজার ৯২৮ টন বহন ক্ষমতাসম্পন্ন জাহাজটি ৬.৮ মিটার নকশাসহ ১৮৫ মিটার দীর্ঘ ও ২৮ মিটার চওড়া। আগামী ১৬ মার্চ পর্যন্ত হিউস্টন বন্দরে থাকার পর ২১ মার্চ নিউ অরলিন্সের বন্দরে পৌঁছাবে এমটি বাংলার অগ্রগতি। এরপর প্রায় ৩৩ হাজার টন সয়াবিন তেলের একটি চালান নিয়ে নিউ অরলিন্স থেকে ভারতের কান্ডলা বা হলদিয়া বন্দরে যাবে জাহাজটি। শিল্প সংশ্লিষ্টরাও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আবারও জাহাজ চলাচলকে একটি ইতিবাচক অগ্রগতি হিসেবে দেখছেন। বিএসসির নির্বাহী পরিচালক বাণিজ্য পীযূষ দত্ত জানান মার্কিন বন্দরে প্রবেশের জন্য জাহাজটি বিশ্বমানের হতে হবে। সেখানে অনেক পরিদর্শক আছে। বিএসসির জাহাজের নিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ সামগ্রিক গুণমান বর্তমানে খুব ভালো। বিশ্বের যেকোনো শীর্ষমানের বন্দরে প্রবেশের জন্য জাহাজগুলো সব ধরনের সুযোগসুবিধায় সজ্জিত। উল্লেখ্য ১৯৭৭ সালে বাংলার মান জাহাজের মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের পণ্য পরিবহন শুরু হয়। এরপর ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের বিএসসি এমভি বাংলা মমতা নামের একটি জাহাজ যুক্তরাষ্ট্রের একটি বন্দরে পৌঁছালে জাহাজের ১৪ জন নাবিক গোপনে ও অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে তাদের ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টায় কর্তৃপক্ষ একজন প্রধান প্রকৌশলীকে পাঠালে তিনিও নিখোঁজ হয়ে যান। জাহাজটি দেশে ফিরিয়ে আনা হলেও ৩১ বছর আগের এই ঘটনাটি আন্তর্জাতিক মেরিটাইম সেক্টরে বাংলাদেশের পাশাপাশি বিএসসিরও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করেছে। সেই সময়ে শতাধিক বাংলাদেশি জাহাজ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে যায় এবং বিএসসি যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে অনানুষ্ঠানিক নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়ে। এ ঘটনার পর গত ৩১ বছরে বাংলাদেশের পতাকাবাহী কোনো জাহাজ আর যুক্তরাষ্ট্রের কোনো বন্দরে যায়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/404.csv b/Bangla_fin_news_articles/404.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05e1032316f8b9f79cb3f207c7046e88d3931d95 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/404.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +404,স্বর্ণের দাম ভরিতে ১১৬৬ টাকা কমলো,2022-03-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে এক হাজার ১৬৬ টাকা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। মঙ্গলবার বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বুধবার থেকে সারা দেশে নতুন দাম অনুযায়ী স্বর্ণ কেনাবেচা করা হবে। বাজুসের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ভালো মানের ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা কিনতে খরচ পড়বে ৭৮ হাজার ১৫৯ টাকা। ২১ ক্যারেটের সোনার দাম ১০৫০ টাকা কমিয়ে ৭৪ হাজার ৬৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ... টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের এক ধাপ উন্নতি ... টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের এক ধাপ উন্নতি ...টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের এক ধাপ উন্নতি ১৮ ক্যারেটের ৯৩২ টাকা কমে প্রতি ভরি সোনার দাম দাঁড়িয়েছে ৬৪ হাজার ৩৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম ৭০০ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৩ হাজার ৩৬৩ টাকা। তবে রূপার দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রূপার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫১৬ টাকা। ২১ ক্যারেটের রূপার দাম ১৪৩৫ টাকা ১৮ ক্যারেটের ১২২৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রূপার দাম ৯৩৩ টাকায় অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/405.csv b/Bangla_fin_news_articles/405.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..70e8df9918dedef8aed239cc784422057c3423ac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/405.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +405,পণ্য মজুতকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ,2022-03-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চাল আটা ভোজ্যতেল পেঁয়াজ ও ডালসহ নিত্যপণ্য মজুত করে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দামবৃদ্ধিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ মঙ্গলবার ১৫ মার্চ বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এ সময় ওএমএস নীতিমালা অনুযায়ী সারাদেশে চাল আটা তেল পেঁয়াজ ডাল রেশন কার্ডের মাধ্যমে প্রদানের নির্দেশও দেন আদালত। বাণিজ্য সচিব স্বরাষ্ট্র সচিব ভোক্তা অধিকার কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া সয়াবিন তেল ও নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং সেল গঠন এবং নীতিমালা তৈরি নিয়ে এবং মজুতকারীদের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছেএ বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে আগামী ২৬ এপ্রিলের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এর আগে গত রবিবার ৬ মার্চ সয়াবিন তেলের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে মনিটরিং সেল গঠন এবং নীতিমালা তৈরি করতে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/406.csv b/Bangla_fin_news_articles/406.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..35b0d6240cdfe33f6ed137186422380a35bef3c6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/406.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +406,রাতুল প্রপার্টিজ ও প্রাভা হেলথ্‌এর মধ্যকার চুক্তি স্বাক্ষর,2022-03-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রাতুল প্রপার্টিজ ও প্রাভা হেলথ্এর মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক এক চুক্তি স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে। সম্প্রতি দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এই সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়। এই চুক্তির অধীনে রাতুল প্রপার্টিজের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা বছরজুড়ে প্রাভা হেলথ থেকে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক বিভিন্ন সেবার উপর আকর্ষণীয় ও বিশেষ সেবা পাবেন। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে রাতুল প্রপার্টিজ লিমিটেডের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. আলিনুর রহমান ও প্রাভা হেলথ্এর হেড অব মার্কেটিং অ্যান্ড কর্পোরেট সেলস সাফায়াত আলী চয়ন সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। রাতুল প্রপার্টিজ দেশের অন্যতম রিয়েলটর ও প্রপার্টিজ মার্কেটপ্লেস ব্র্যান্ড। এছাড়া প্রাভা হেলথ্ও তাদের সেবা খুব দ্রুত প্রসারিত করছে। হেলথকেয়ার ব্র্যান্ড হিসেবে ইতোমধ্যেই সুনাম অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/407.csv b/Bangla_fin_news_articles/407.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cee72f1d41e32473cbf20e542b241f7dab7c14c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/407.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +407,কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা মানছে না রাকাব,2022-03-15,রেজাউল হক কৌশিক,দেশের উত্তর অঞ্চলের মানুষের বিশেষ করে কৃষকের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য সরকার রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক রাকাব প্রতিষ্ঠা করে। তবে প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানটি জড়িয়ে পড়ে নানা অনিয়মে। বের হতে পারছে না দুষ্ট চক্র থেকে। খেলাপি ঋণে জর্জরিত হয়ে সরকারের কাছ থেকে বারবার মূলধন ঘাটতি পূরণ করেছে। তবে শুরুর সময়ে ব্যাংকটিতে যে সুশাসনের যে অভাব হয়েছে তা কখনোই পূরণ হয়নি। বদলির ক্ষেত্রে নিয়মকানুন না মানায় তাতে সে অভাব দিনে দিনে আরো বেড়েছে।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে প্রতিষ্ঠার পর থেকে অনিয়ম দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব রেষারেষি আঞ্চলিকতার প্রভাবের অভিযোগ রয়েছে রাকাবের বিরুদ্ধে। ফলে শক্ত অবস্থানে দাঁড়াতে পারেনি ব্যাংকটি। আর রাজধানীর বাইরে প্রধান কার্যালয় হওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নজরদারি কম থাকায় নিয়মনীতির চর্চাও যেন কম হয়েছে। অবশ্য বিভিন্ন সময়ে অনিয়মের অংশবিশেষ ধরা পড়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের শোকজ খেতে হয়েছে বহুবার। জরিমানাও গুনতে হয়েছে। সমস্যায় জর্জরিত খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলা এ প্রতিষ্ঠানকে বেশি দূর টেনে নিয়ে যাওয়া যাবে না বিষয়টি উপলব্ধি করে সরকারও রাকাবকে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সঙ্গে মার্জ করার পরিকল্পনা করেছে। তবে সেটা বাস্তবায়ন হওয়াটা সময়সাপেক্ষ। তাই তার আগপর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা মানার তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।বাংলাদেশ ব্যাংকের গাইডলাইন অনুযায়ী ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপকসহ শাখা ও প্রধান কার্যালয়ের সব স্তরের কর্মকর্তাকর্মচারীদের তিন বছর পর পর বদলি হওয়ার কথা। তবে বদলির ক্ষেত্রে যে অনিয়ম হচ্ছে সে বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংকের একাধিক পরিদর্শন প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলা হলেও তা মানছে না ব্যাংকটি। বরং বহালতবিয়তে কর্তৃত্ব জাহির করে চক্রটি তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন ও রাকাবের কর্মী বিবরণীর তথ্যে বদলির ক্ষেত্রে যে অনিয়ম হয়েছে তা স্পষ্ট দেখা গেছে। ব্যাংকটির ১৮টি জোনাল কার্যালয়ের ঢাকা করপোরেট শাখাসহ মধ্যে অন্তত ১০টি জোনাল কার্যালয়ে অনিয়ম দুর্নীতি স্বজনপ্রীতির ঘটনা ঘটেছে। আর এসব বিষয়ে প্রমাণ পেয়ে ৫৬ জন কর্মকর্তাকে বেশি সময় থাকা কর্মস্থল থেকে বদলির জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক নির্দেশনা দেয়। তবে তাও মানেনি রাকার কর্তৃপক্ষ। অবশ্য এর মধ্যে কয়েক জন চালাকি করে নামেমাত্র দুই থেকে তিন মাস অন্য শাখায় কাজ করে পুনরায় আগের জায়গায় ফেরত এসেছেন।তথ্যমতে ৩ থেকে ১০ বছরের বেশি সময়ে কর্মরতদের মধ্যে প্রধান কার্যালয়ে শওকত শহিদুল ইসলাম রনজিৎ কুমার সেন মজনুর রহমান আবুল কালাম ডিজিএম মো. মোক্তারুজ্জামান ও নাহিদ আফসান এজিএম মুকুল কুমার বর্ধন মোস্তাক হাসান মো. জামিল আব্দুল মালেক এসপিও জোবায়দা নাসরিন ও শিরিন আফরোজ বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় রয়েছেন।রাকাবের নিজস্ব কাগজপত্রেই দেখা গেছে একসময়ের নিম্নমান সহকারীরা এখন অনেক শাখা ও বিভাগের প্রধান হিসেবে কাজ করছেন। প্রধান কার্যালয়ের কর্মীব্যবস্থাপনা বিভাগের দায়িত্বে থাকা রনজিৎ কুমার সেন কেন্দ্রীয় হিসাব বিভাগের মজনুর রহমান আইন বিভাগের মো. মোসাদ্দেক হোসেন ডিজিএম কর্মজীবন শুরু করেছিলেন ১৯৮৪ সালে নিম্নমান সহকারী হিসেবে। এর মধ্যে মোসাদ্দেক হোসেন বিভাগীয় মহাব্যবস্থাপকের দায়িত্বেও ছিলেন।বদলি বিষয়ে রাকাবের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আব্দুল মান্নান ইত্তেফাককে বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা মেনে বদলির কাজ করা হচ্ছে। তিনি বলেন ৫৬ জনের বদলির যে নির্দেশনা আছে তার ৯০ শতাংশই বাস্তবায়ন করা হয়েছে। পুরোটা বাস্তবায়নে কিছুটা সময় লাগছে। রাতারাতি সব নির্দেশনা মানা সম্ভব নয় বলেও তিনি মন্তব্য করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/408.csv b/Bangla_fin_news_articles/408.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ef043b66fe333e2762067463f8dc4f5d154eb85 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/408.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +408,অনুষ্ঠিত হলো ‘উদ্যোক্তা মহাসম্মেলন২০২২’,2022-03-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চাকরি করবো না চাকরি দেব এই স্লোগানকে সামনে রেখে গত ১৫৩১ দিন ধরে টানা চলা প্রশিক্ষণ প্ল্যাটফর্ম নিজের বলার মত একটি গল্প ফাউন্ডেশনর আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে উদ্যোক্তা মহাসম্মেলন২০২২। শনিবার ১২ মার্চ মিরপুর ইনডোর স্টেডিয়ামে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। নিজের বলার মত একটি গল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ইকবাল বাহার জাহিদের সভাপতিত্বে আয়োজনের প্রধান অতিথি ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। ৬৪টি জেলা ও ১৮টি দেশ থেকে পাঁচ হাজার তরুণ উদ্যোক্তারা অংশ নিয়েছেন এই সম্মেলনে। তার মধ্যে ১২৫ জন উদ্যোক্তার পণ্য প্রদর্শন হয়েছে এই আয়োজনে। সারা পৃথিবীতে টানা হতে যাওয়া প্রশিক্ষণ ও মূল্যবোধ সংক্রান্ত অনলাইন কর্মশালার মধ্যে এটি দীর্ঘতম। ছয় লাখের বেশি তরুণতরুণী ১৭টি ব্যাচের মধ্যে টানা ৯০ দিন করে বিনামূল্যে উদ্যোক্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে এই প্ল্যাটফর্ম থেকে। আয়োজনটিতে বিভিন্ন দেশ ও জেলার উদ্যোক্তাদের কয়েকটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত করা হয় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন আমি অভিভূত। বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের এই এগিয়ে যাওয়ার গল্প আমাদের সবাইকে বেশ অনুপ্রাণিত করছে আমি এই ফাউন্ডেশনের সঙ্গে সব সময় থাকবো। মন্ত্রী আরও বলেন আপনারা তরুণরাই দেশের সবচেয়ে বড় শক্তি আপনাদের হাত ধরেই এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। আমরা যখন সরকারি সফরে বিদেশ যাই তখন বিভিন্ন দেশের অফিসিয়ালরা আমাদের দেশের তরুণদের বেশ প্রশংসা করেন। তারা বলেন আপনাদের কাজের জন্যই বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে বিশ্বমঞ্চে দাঁড়িয়ে আছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তরুণদের নিয়ে কাজ করতে বেশ পছন্দ করেন। বিশেষত উদ্যোক্তাদের জন্য তিনি সবসময়ই অনেক বেশি উদার। নতুন নতুন উদ্যোগের মাধ্যমে কীভাবে তরুণদেরকে আরও বেশি ব্যবসা বান্ধব করা যায়তা নিয়ে তিনি প্রতিনিয়ত নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন। আয়োজনে দিনভর উদ্যোক্তাদের জন্য বিভিন্ন বিষয়ে সেশন নেন বিশেষ অতিথি হিসেবে অ্যাসোসিওর বাংলাদেশ ফার্স্ট চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ্ কাফি এসবি টেক অ্যান্ড এসবিকে ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সোনিয়া বশির কবির ডা. জাহাঙ্গীর কবির দৈনিক প্রথম আলোর হেড অব ইয়ুথ পোগ্রাম মুনির হাসান ইও বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট মাইক কাজী টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক নগদের চিফ পাবলিক এফেয়ার্স অফিসার সোলায়মান সুখন র্যাংকস এফসি প্রপার্টিজ সিইও তানভীর শাহরিয়ার রিমন দারাজের সিওমও তাজদীন হাসান। সেশানগুলোতে তারা উদ্যোক্তাদের জন্য নানা বিষয়ে পরামর্শ দেন এবং সব বিষয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দেন। আয়োজক প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এই উদ্যোগের প্রতিষ্ঠাতা ইকবাল বাহার জাহিদ বলেন আজকে প্রমাণ হলো আরেকবার আমাদের প্ল্যাটফর্মের শক্তি আমরা নিয়মিত প্রশিক্ষণ কাজ চালিয়ে যাবো। বিগত সময়ের মতো একদিনের জন্যেও বন্ধ থাকবে না উদ্যোক্তাদের এই প্রশিক্ষণের বিশ্ব ইতিহাস৷ আমরা ইতোমধ্যেই বৈশ্বিক স্বীকৃতিও পেয়েছি কাজ করে যাবো ভবিষ্যতের জন্য। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/409.csv b/Bangla_fin_news_articles/409.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bcf4e7af9c69cd4718599faaee78dfa4e2009372 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/409.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +409,বাংলাদেশে গাড়ি তৈরি করতে আগ্রহী দক্ষিণ কোরিয়া,2022-03-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশকে ব্যবসাবাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করে এদেশে গাড়ি তৈরির বিষয়ে পরিকল্পনা নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। রবিবার ১৩ মার্চ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির সঙ্গে মতবিনিময় কালে বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জাং কিউন জন এ কথা বলেন। লি জাং কিউন বলেন দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশে গাড়ি তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য বৃদ্ধি করছে। কোরিয়া ব্যবসাবাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে। এ সময় দুদেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগকে সামনের দিকে আরও ত্বরান্বিত করতে বাংলাদেশ ও কোরিয়ার মধ্যে একটি বাণিজ্য চুক্তি হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশে তৈরি পোশাক ইলেক্ট্রনিক্স এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগ রয়েছে। তাদের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। এ বিনিয়োগ ও ব্যবসাবাণিজ্য আরও বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। ২০২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশ দক্ষিণ কোরিয়ায় ৩৯৮.৬৬ মিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে এবং দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ১১২৬.৬০ মিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/41.csv b/Bangla_fin_news_articles/41.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2cf95961e0193d5883407d1aa0d93ab214f06875 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/41.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +41,শেয়ারবাজার ক্রেতাশূন্য বেশির ভাগ কোম্পানি,2022-07-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঈদের আগে থেকেই পতনের মধ্যে ছিল দেশের শেয়ারবাজার। ঈদের পরও দরপতনের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে শেয়ারবাজার। এতে পুঁজি হারিয়ে দিশেহারা বিনিয়োগকারীরা। মঙ্গলবার ১৯ জুলাই শেয়ারবাজার খুলতেই বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ দিনের সর্বনিম্ন দামে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট বিক্রির আদেশ দিতে থাকেন। ফলে সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানের ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। লেনদেনের শেষপর্যন্ত অব্যাহত থাকে ক্রেতা সংকট। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই এদিন লেনদেন হয়েছে ৩১৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। যা গত ১৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। ... ভারতের টাকার দামের রেকর্ড পতন ... ভারতের টাকার দামের রেকর্ড পতন ...ভারতের টাকার দামের রেকর্ড পতন বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে দিনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬৩ পয়েন্ট পতনের পর ৬ হাজার ১৫৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়াও ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৪৮ পয়েন্টে ডিএস৩০ সূচক ২২ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ২১৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট ৩৮২টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২১টি। দরপতন হয়েছে ৩৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের। ডিএসইতে মোট ৩১৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। যা গত ১৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন। ..... শেয়ারবাজার ... . অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ১২৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১০ হাজার ৮২৪ পয়েন্টে। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২১৪ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৬৬ পয়েন্টে সিএসই৩০ সূচক ১০৫ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ২৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে ২৮৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯টির কমেছে ২৪৬টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২১টির। দিন শেষে সিএসইতে ১১ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/410.csv b/Bangla_fin_news_articles/410.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..500f8dd0c555517f32c3d0375ceae3428e47cf0b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/410.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +410,তেলের দাম নিয়ন্ত্রণে রিটের আদেশ আজ,2022-03-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাজারে খোলা ও বোতলজাত সয়াবিন তেলের মূল্য নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং সেল গঠন এবং নীতিমালা তৈরির নির্দেশনা চেয়ে জনস্বার্থে দায়ের করা রিটের বিষয়ে আদেশ আজ। সোমবার ১৪ মার্চ হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে এ বিষয়ে আদেশ দেওয়ার কথা রয়েছে। শুনানির নির্ধারিত দিনে রবিবার ১৩ মার্চ হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই দিন ঠিক করে আদেশ দেন। আদালতে এদিন রিটকারীর পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট সৈয়দ মহিদুল কবির। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট মনির হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল প্রতিকার চাকমা। এর আগে গত ৮ মার্চ শুনানি হয়েছিল। তারও আগে জনস্বার্থে গত ৬ মার্চ দেশের বাজারে খোলা এবং বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম নিয়ন্ত্রণের নির্দেশনা চেয়ে জনস্বার্থে হাইকোর্টে রিট করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/411.csv b/Bangla_fin_news_articles/411.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f602861e45652a839fe0a9a924059a73058c3b75 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/411.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +411,রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন হচ্ছে,2022-03-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রতি বছরের মতো এবারও রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। করোনার মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর রাজস্ব আহরণের প্রবৃদ্ধি সন্েতাষজনক হলেও লক্ষ্যমাত্রা থেকে অনেক পিছিয়ে রয়েছে। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত এই সাত মাসে আমদানি শুল্ক মূল্য সংযোজন কর ও আয়কর মিলে মোট ১ লাখ ৫৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আহরণ হয়। এটি মোট লক্ষ্যমাত্রার ৪৬ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের জন্য ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল। সংশোধনের মাধ্যমে এটি প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা কমানো হতে পারে। ফলে চলতি অর্থবছরে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা হতে পারে ৩ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা। এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সম্পদ কমিটির আগামী বৈঠকে সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা চূড়ান্ত করা হবে বলে জানা গেছে। সেই সঙ্গে চূড়ান্ত করা হবে সংশোধিত বাজেট। অবশ্য এনবিআর কোনো বছরেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারে না। প্রতি বছরই সংশোধন করে কমাতে হয়। শেষ পর্যন্ত সেই সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রাও অর্জন করাও সম্ভব হয় না। সংশ্লিষ্টরা বলছেন কোভিডের দ্বিতীয় ধাক্কা ও বিশ্ববাজারের অস্হিরতার কারণে কাঙ্ক্ষিত হারে রাজস্ব আদায় করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই লক্ষ্য সংশোধন করা ছাড়া বিকল্প নেই। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সর্বশেষ পরিসংখ্যানে দেখা যায় চলতি অর্থবছরের সাত মাসে জুলাইজানুয়ারি সব মিলিয়ে ১ লাখ ৫৩ হাজার ৪৩৯ কোটি টাকা আদায় হয়েছে। গত অর্থবছরের তুলনায় রাজস্ব আদায় প্রবৃদ্ধি ১৬ দশমিক ১২ শতাংশ। অর্থবছরের শুরুর দিকে রাজস্ব আদায়ে গতি না থাকলেও পরবর্তী সময়ে বাড়ছে। জুলাইয়ে মাত্র ১৫ হাজার কোটি টাকা আদায় হয়। সর্বশেষ জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়ায় ২৪ হাজার কোটি টাকা। বিশ্লেষকরা বলছেন আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি ডলারের দাম ঊর্ধ্বমুখীর কারণেও রাজস্ব আদায়ে গতি বেড়েছে। কারণ বাংলাদেশ মূলত আমদানি নির্ভর। তাই পণ্যের দাম বাড়লে রাজস্বের পরিমাণও বেশি হয়। তবে এর নেতিবাচক প্রভাবও রয়েছে। কারণ বিশ্ববাজারে এখন সব কিছুর দাম চড়া। ফলে ভোক্তাদের ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে। এনবিআরের পরিসংখ্যান বলছে আলোচ্য অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারি মাসে আমদানি পর্যায়ে শুল্ক আদায়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে সাড়ে ২৪ শতাংশ। এই সময়ে আমদানি শুল্ক খাতে আহরণ হয় ৪৮ হাজার ৭২৭ কোটি টাকা। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আমদানি পর্যায়ে এত বেশি রাজস্ব আদায় আর হতে দেখা যায়নি। উল্লেখ্য অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণের অন্য দুটি উত্স হচ্ছে মূল্যসংযোজন করভ্যাট এবং আয়কর। এই দুটি খাতেও আলোচ্য অর্থবছরের সাত মাসে ভালো আদায় হয়েছে। এই সময়ে ভ্যাটে প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ১৩ শতাংশ এবং আয়করে সাড়ে ১৪ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের এই সাত মাসে স্হানীয় পর্যায় থেকে ভ্যাট আদায় হয়েছে ৫৭ হাজার ৯৭৩ কোটি টাকা। আয়কর ও ভ্রমণ খাত মিলে আদায় হয়েছে ৪৬ হাজার ৭৬৯ কোটি টাকা। করোনার বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ায় বিদেশে ভ্রমণ বাড়ছে। ফলে এই খাতেও রাজস্ব আদায় বেড়েছে। সাত মাসের হিসাবে ভ্রমণ করে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৫৬ শতাংশ। এই খাতে গত জুলাইজানুয়ারিতে ভ্রমণ কর আদায় হয়েছে ৩৪১ কোটি টাকা। গত বছর একই সময়ে আদায় হয় ১৪১ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/412.csv b/Bangla_fin_news_articles/412.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ed8d2239c195598c20bbfad537fde2281e9a1ae1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/412.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +412,অস্বাভাবিক দাম নির্মাণসামগ্রীর,2022-03-14,রেজাউল হক কৌশিক,করোনার কারণে প্রায় দুই বছর বন্ধ ছিল নির্মাণকাজ। সম্প্রতি তা আবারও শুরু হয়েছে। আর এতে অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে নির্মাণসামগ্রীর দাম। বিশেষ করে নির্মাণশিল্পের অপরিহার্য উপকরণ রডের দাম সব রেকর্ড ভেঙেছে। গত এক সপ্তাহে প্রতিটন রডে প্রায় ৫ হাজার টাকা বেড়েছে। খুচরা বাজারে প্রতি টন রড বিক্রি ৮৮ হাজার টাকা ছাড়িয়েছে। এছাড়া নির্মাণশিল্পে ব্যবহৃত অন্যান্য পণ্যের দামও বাড়ছে। এদিকে রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধ পণ্যের দাম বাড়ার প্রবণতাকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। এতে বাড়ছে জ্বালানি তেলসহ অন্যান্য পণ্যের দাম। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবিএর ওয়েবসাইট অর্থাত্ সরকারি হিসাবে দেখা গেছে ভালো মানের ৬০ গ্রেড এক টন রডের দাম ৮৮ হাজার ৩০০ টাকায় পৌঁছেছে। এক বছর আগে একই মানের রডের টনপ্রতি সর্বোচ্চ বিক্রিমূল্য ছিল ৭১ হাজার টাকা। অর্থাত্ গত এক বছরে এ পণ্যের দাম ২২ দশমিক ৩২ শতাংশ বেড়েছে। আর ৪০ গ্রেডের এমএস রডের দাম গতকাল ছিল ৭০ হাজার টাকা থেকে ৭৮ হাজার টাকা পর্যন্ত। গত বছরের একই দিনে এ মূল্য ছিল ৬২ হাজার টাকা থেকে ৬৬ হাজার টাকা পর্যন্ত। এক্ষেত্রেও দাম প্রায় শতাংশ বেড়েছে। এর আগে ২০০৭ সালের শেষ ও ২০০৮ সালের প্রথম দিকে প্রতি টন রডের দাম সর্বোচ্চ ৮০ হাজার টাকায় উঠেছিল। এখন সে দামও ছাড়িয়ে গেল। রডের এই দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলছেন হঠাত্ করে আন্তর্জাতিক বাজারে রডের কাঁচামাল স্ক্র্যাপের দাম বেড়ে গেছে। সেই সঙ্গে রডের চাহিদাও কিছুটা বেড়েছে। সব মিলিয়ে বেড়েছে রডের দাম। আর রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের ফলে জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। এতে পরিবহন খরচ বাড়ছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে অন্যান্য পণ্যের দামও ইতিমধ্যেই বেড়েছে। অবকাঠামো উন্নয়নের প্রধান উপকরণের অন্যতম হলো রড। সংশ্লিষ্টরা বলছেন এ নির্মাণ উপকরণের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। পদ্মা সেতু হলে দক্ষিণ বঙ্গের ২১টি জেলার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ তৈরি হবে। তখন চাহিদা আরো বাড়বে। এই ২১টি জেলায় শিল্পকারখানা বাণিজ্যিক ভবনের মতো অবকাঠামো তৈরি হবে। ঢাকার ছোটবড় শিল্পকারখানা স্হানান্তর হবে। নতুন কারখানা হবে। আবার কর্ণফুলী টানেলের নির্মাণকাজ শেষ হলে দক্ষিণ চট্টগ্রামে অবকাঠামো উন্নয়নে গতি বাড়বে। এতে অবকাঠামো নির্মাণের প্রধান উপকরণ রড ও সিমেন্টের চাহিদা বাড়বে বলে আশা করছেন তারা। রডের দাম বেড়ে যাওয়ায় ব্যক্তি পর্যায়েও ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। এতে নির্মাণকাজ শুরু করার আগের বাজেট আর কাজ শুরুর পরের খরচের মিল হচ্ছে না। অনেকে আবার কাজ বন্ধই করে দিয়েছেন এই আশায় যে দাম কমবে। তবে পরিস্হিতি কোন দিকে যায় সে বিষয়ে কেউই স্পষ্ট ধারণা দিতে পারছেন না। ব্যক্তি পর্যায়ের নির্মাতারা বলছেন করোনার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্মাণকাজ বন্ধ ছিল। করোনার প্রকোপ যখন কিছুটা কমল তখন আমরা নির্মাণকাজ শুরু করলাম। আর নির্মাণকাজ শুরু হওয়ার পর থেকেই রড ইট বালু পাথরসহ প্রায় সব উপকরণের দাম ক্রমাগত বাড়ছে। আর নির্মাণসামগ্রীর দাম বেড়ে যাওয়ায় সামগ্রিকভাবে নির্মাণখরচও বেড়ে যাচ্ছে। নির্মাণসামগ্রীর দাম বেড়ে যাওয়ায় ফ্ল্যাটঅ্যাপার্টমেন্টের দামও বেড়েছে। অবশ্য পণ্যের দাম বাড়ার সুযোগে গ্রাহকের পকেট কাটছে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী। যে সব ফ্ল্যাট ও অ্যাপার্টমেন্ট আগে বিক্রি হয়েছে এখন ক্রেতার কাছ থেকে বাড়তি অর্থ দাবি করছে আবাসন ব্যবসায়ীরা। তারা বলছে পণ্যের দাম বাড়ার কারণে ফ্ল্যাট ও অ্যাপার্টমেন্ট প্রস্ত্তত করতে ১২ থেকে ১৩ শতাংশ খরচ বেশি হয়েছে। এদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে সিমেন্ট তৈরির প্রধান কাঁচামাল ক্লিংকারের দাম বেড়েছে। সিমেন্ট খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন কাঁচামালের দাম বাড়লেও অন্য খরচ কমিয়ে মূল্য সমন্বয় করা হচ্ছে। তবে বিশ্ববাজারে কাঁচামালের দাম বেশি বাড়লে সিমেন্টের দাম বাড়তে পারে। তারা বলছেন ক্লিংকার তৈরির খরচ বাড়ায় রপ্তানিকারক পর্যায়ে যেমন দাম বাড়ছে তেমনি জাহাজভাড়া বাড়ায় তা আমদানি মূল্যের সঙ্গে যোগ হচ্ছে। বর্তমানে সিমেন্ট তৈরির কাঁচামালগুলোর সবগুলোই আমদানি করতে হয়। যার মধ্যে ৬২ শতাংশই হলো ক্লিংকার। গত অর্থবছরও দেশে ১ কোটি ৮৭ লাখ টন ক্লিংকার আমদানি হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/413.csv b/Bangla_fin_news_articles/413.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..55961352227d7774056a1695983a2ba242bfe681 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/413.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +413,তেলসহ নিত্যপণ্যের শুল্ক ছাড়ে প্রজ্ঞাপন সোমবার,2022-03-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাজার নিয়ন্ত্রণে ভোজ্যতেল ও চিনিসহ নিত্যপণ্যের ওপর থেকে শুল্ক সরিয়ে নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে সোমবার। রবিবার ১৩ মার্চ সচিবালয়ে বিকেলে ৫ মন্ত্রীর উপস্থিতিতে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এবং বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। নিত্যপণ্যের বাড়তি দাম ইস্যুতে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সুযোগ নিয়ে কোনো অসাধুতা যেন প্রশ্রয় না পায় সেজন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। দুএকদিনের মধ্যে টাস্কফোর্স গঠন করা হবে যাতে কেউ সুযোগটা না নিতে পারে। সরকার কিন্তু অত্যন্ত পজিটিভলি কনসিডার করছে যে মূল্য কোনটা হওয়া উচিত। যারা বেশি দামে পণ্য বিক্রি করছেন তাদের বিরুদ্ধে আমরা অ্যাকশনে যাব এটা বলতে পারি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন সারাবিশ্বে তেলের দাম বেড়েছে এর প্রভাব আমাদের দেশেও পড়েছে। সে কারণে তেলের দাম কিছুটা বেড়েছে। ইউক্রেন ও রাশিয়া থেকে আমাদের পর্যাপ্ত পরিমাণ গমচাল আমদানি করা হয়। বর্তমানে যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে এ খাদ্যশস্য আমদানিও হুমকির মুখে। তবে বিকল্প পদ্ধতিতে সংকট মোকাবিলার বিষয়ে আলাপআলোচনা চলছে। তিনি বলেন আমরা সাপ্লাই সোর্স স্টক সোর্স এবং যেকোনো উপায়ে দাম যেন অস্বাভাবিক বৃদ্ধি না হয় সেটার দিকে নজর রাখব। সেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আগামী রমজানে খাদ্যের কোনো সংকট যাতে না হয় সেজন্য সাপ্লাই চেইন মেইনটেইন করা হবে। কেউ যাতে স্টক করে দাম বাড়াতে না পারে। স্বল্প মূল্যে পণ্য পাওয়ার জন্য ওএমএস আরও বৃদ্ধি করা হবে। এ সময় চাল ও গমের সাপ্লাইয়ে যাতে ঘাটতি না হয় সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে। এমনকি আসন্ন রমজানে যেন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সাপ্লাই ঠিক থাকে সে বিষয়েও মনিটরিং করা হচ্ছে। ভ্যাটট্যাক্সের বিষয়ে তিনি বলেন পাশাপাশি ভ্যাটট্যাক্স কমানো যায় কি না সেটা নিয়েও শিগগিরই সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছি। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ভ্যাটট্যাক্স কমানো বা তুলে দেওয়া ডিউটি কিংবা ট্যাক্স যেটাই হোক। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের ওপর অর্থাৎ ভোজ্যতেল ও চিনির ওপর কতখানি কমানো যায় আমরা একটা ঘোষণা দেবো। এ সময় মন্ত্রিপরিষদ সচিব বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব পুলিশ পরিদর্শক বেনজীর আহমেদসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/414.csv b/Bangla_fin_news_articles/414.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d49bc6bb1b56de8a1c74610a07653bc4c12d28c9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/414.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +414,মিল থেকে নির্ধারিত দরে তেল পান না পাইকারি ব্যবসায়ীরা,2022-03-13,মুন্না রায়হান,ভোজ্য তেল আমদানিতে ভ্যাট মওকুফ করা হলেও এখনো অস্থিরতা কমেনি তেলের বাজারে। খুচরা বাজারে সরকার নির্ধারিত দরের চেয়ে বেশি দামে সয়াবিন পাম অয়েল কিনতে হচ্ছে ভোক্তাদের। ডিলার ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলেছেন মিলাররা যদি সরকার নির্ধারিত দরে সয়াবিন পাম অয়েল বিক্রি না করে তাহলে তারা কীভাবে নির্ধারিত দরে তেল বিক্রি করতে পারবেন তারা জানান সমস্যার গভীরে না গেলে সমাধান কখনোই আসবে না। গত কিছুদিন ধরে কোনো মিল থেকেই সরকার নির্ধারিত দরে তেল পাওয়া যাচ্ছে না। শুধু তাই নয় মিলাররা চাহিদামতো তেল সরবরাহ করছে না। যেহেতু আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়তি তাই মাল যত দিন আটকে রাখা যাবে তত বেশি মুনাফা। এই কাজটি করছে কোম্পানিগুলো। এছাড়া ভোজ্য তেল কারখানাগুলোর প্রবেশমুখে দীর্ঘসময় অপেক্ষায় ট্রাক ভাড়া বেড়ে যাচ্ছে। আবার সেখানেও চাঁদাবাজি হয়। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে ভোজ্য তেল কোম্পানিগুলো বলেছে তারা সরকার নির্ধারিত দরেই ডিলারদের কাছে তেল বিক্রি করছে। এছাড়া এসও ডিও বুকিং দেওয়ার পর নিজেরা পণ্য বুঝে না নিয়ে অন্য ব্যবসায়ীর কাছে বেশি দামে তা বিক্রি করে দেন ডিলারা। এভাবে হাত বদলের কারণেই দাম বাড়ছে ভোজ্য তেলের। গতকাল শনিবারও সরকার নির্ধারিত দরের চেয়ে অনেক বেশিতে সয়াবিন পাম অয়েল কিনতে হয়েছে ভোক্তাদের। গতকাল রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন ১৮০ টাকা ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৮২০ থেকে ৮৩০ টাকা খোলা পাম অয়েল ১৫৮ থেকে ১৬০ টাকা খোলা সয়াবিন ১৭০ থেকে ১৭৫ টাকা লিটার দরে বিক্রি হয়। কিন্তু সরকার নির্ধারিত দর অনুযায়ী খুচরা বাজারে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন সর্বোচ্চ ১৬৮ টাকা ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৭৯৫ টাকা খোলা সয়াবিন প্রতি লিটার সর্বোচ্চ ১৪৩ টাকা এবং খোলা পাম অয়েল প্রতি লিটার ১৩৩ টাকা বিক্রি হওয়ার কথা। আর মিলগেটে ডিলারদের জন্য প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৩৯ টাকা ও পাম অয়েল ১২৯ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। কিন্তু কোম্পানিগুলো এই দরে মিলগেটে সয়াবিন পাম অয়েল বিক্রি করে না বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীদের। মৌলভীবাজারের পাইকারি ভোজ্য তেল ব্যবসায়ী মো. আলী ভুট্টো গতকাল ইত্তেফাককে বলেন সরকার মিলগেটে সয়াবিন পাম অয়েলের যে দর নির্ধারণ করেছে আমরা তো সেই দরে তেল কিনতে পারি না। তাহলে আমরা কীভাবে সরকার নির্ধারিত দরে তেল বিক্রি করব তাহলে তো আমাদের লোকসান দিতে হবে। তাই লোকসান ও জরিমানার ভয়ে আমরা গত দুইতিন দিন হলো মৌলভীবাজারের ব্যবসায়ীরা কেনাবেচা করছি না। কারণ সরকার নির্ধারিত দরের চেয়ে বেশি দামে আমরা তেল কিনতে পারব না। বেশি দামে বিক্রিও করতে চাই না। গত বুধবার জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কার্যালয়ে ভোজ্য তেল মিলমালিক এবং সরবরাহ পর্যায়ের সব স্তরের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকেও একই অভিযোগ করেন মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আজমল হোসেন বাবুল। তিনি বলেন মিলগুলোর কাছে জানতে চাওয়া হোক যে তারা গত এক মাসে যেসব পণ্য বিক্রি করেছে সেগুলো কত টাকা দরে বিক্রি করেছে। মূলত মিল পর্যায়ে সরকার নির্ধারিত দরে তেল বিক্রি না হওয়ায় এর প্রভাব পড়ছে সব পর্যায়ে। এমনকি এসওতে কত টাকা দরে পণ্য বিক্রি করা হলো তা উল্লেখ করার নিয়ম থাকলেও মিল থেকে তা করা হয় না বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীদের। বৈঠকে সানভীর ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী দিপু বলেন কোম্পানিগুলোতে মালের জন্য গাড়ি পাঠালে ৮ থেকে ১০ দিন বসে থাকতে হয়। এতে খরচ বেড়ে যায়। খরচ বাড়লে তা তেলের দামের ওপরই প্রভাব পড়ে। বৈঠকে টিকে গ্রুপের পরিচালক শাফিউল তসলিম বলেন মিল থেকে মাল সরবরাহে কোনো সমস্যা নেই। গত তিন মাসে আমরা কী পরিমাণ তেল সরবরাহ করেছি সেই তথ্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া আছে। আপনারা মিলিয়ে দেখেন। তিনি বলেন অনেকে ১৫ দিন আগের ডিও নিয়ে আসে। আবার কেউ ২০ দিন আগের পুরোনো ডিও নিয়ে আসেন। তাহলে আমরা কাকে আগে দেব সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিত্ সাহা বলেন গত তিন মাস ধরে প্রতি মাসে গড়ে ৫২ হাজার ২০০ টন ভোজ্য তেল সরবরাহ করা হচ্ছে। সরবরাহে কোনো সমস্যা নেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/415.csv b/Bangla_fin_news_articles/415.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7938e577c671085192b8c6694fba7ec6959fdf89 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/415.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +415,বাজারে নতুন অ্যাডহেসিভ নিয়ে এলো সামুদা কেমিক্যাল,2022-03-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের খুচরা বাজারে সামবন্ড ব্র্যান্ডে অ্যাডহেসিভ নিয়ে এলো শীর্ষস্থানীয় কেমিক্যাল প্রস্তুতকারী কোম্পানি সামুদা স্পেক কেম লিমিটেড। ১২ মার্চ রাজধানী ঢাকার গুলশান শুটিং কমপ্লেক্সে নতুন এই পণ্যের উদ্বোধন করেন সামুদা স্পেক কেম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মোস্তফা হায়দার। উদ্বোধনী বক্তব্যে মোস্তফা হায়দার বলেন ক্রেতাদের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে উৎপন্ন সর্বোচ্চ গুণগত মানের অ্যাডহেসিভ পৌঁছে দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য। আশা করি আমাদের নতুন এই অ্যাডহেসিভ ক্রেতাদের প্রত্যাশা পূরণ করবে। আসবাবপত্র ফুটওয়ার ফ্যাক্টরি কনস্ট্রাকশনসহ ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠানে ব্যবহারের পাশাপাশি দৈনন্দিন কাজেও অ্যাডহেসিভের ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে। আশা করা যাচ্ছে সামুদা স্পেক কেম নতুন এই অ্যাডহেসিভ দেশের বাজারের ব্যাপক চাহিদা পূরণে সক্ষম হবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সামুদা কেমিক্যালের পরিচালক মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান বিজনেস হেড বি কে দাশ জিএম হিসাব বিভাগ মোহাম্মদ আকরামুজ্জামান সিনিয়র ডিজিএম এনামুল কিবরিয়া রনি সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং সামুদা কেমিক্যাল কমপ্লেক্স এবং সামুদা স্পেক কেম লিমিটেডের অ্যাডহেসিভ হেড অব সেলস মোহাম্মদ জহুরুল হক সামুদা স্পেক কেম লিমিটেডের অ্যাডহেসিভ হেড অব অপারেশন মোহাম্মদ মিজানুর রহমান এবং হেড অব এইচআর মুশফিকুল আজম প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/416.csv b/Bangla_fin_news_articles/416.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1fb7577c8a77d1be83806214c3b0acb6ec0a090c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/416.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +416,মূল্যস্ফীতির প্রভাবে সামাজিক অস্থিরতা বাড়তে পারে বিশ্বব্যাংক,2022-03-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের প্রভাবে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলসহ নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। রাশিয়ার বিরুদ্ধে পশ্চিমা দেশগুলো বিধিনিষেধ আরোপ করেছে যার বেশির ভাগই অর্থনৈতিক। এর জবাবে রাশিয়াও নানা ধরনের পালটা ব্যবস্থা নিচ্ছে। এরকম পরিস্থিতিতে জ্বালানি ও খাদ্যমূল্য মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় দেশগুলোতে খাদ্যনিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ আরো বাড়িয়ে তুলেছে। এর প্রভাবে সামাজিক অস্থিরতায় ইন্ধন যোগাতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশ্বব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ কারমেন রেইনহার্ট। রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন এই নিষেধাজ্ঞার প্রভাবে বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য আফ্রিকা ও সাবসাহারান আফ্রিকার দেশগুলোর ওপর প্রভাব দেখা দেবে। এসব দেশ এখনই খাদ্যনিরাপত্তার অভাবে রয়েছে সামনে আরো দুর্দিন আসছে। তিনি বলেন আমি নাটকীয় কিছু বলতে চাই না কিন্তু এটাও অস্বীকার করার উপায় নেই যে আরব বসন্তের নেপথ্যে খাদ্যনিরাপত্তার অভাব এবং দাঙ্গার যোগসূত্র ছিল। উল্লেখ্য ২০১০ সালের তিউনিসিয়ার ঘটনার প্রভাব পড়েছিল আরব বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। মিশর লিবিয়া ইয়েমেন বাহরাইন ও সিরিয়ায় সেই গণআন্দোলন আরব বসন্ত নামে পরিচিতি পায়। রয়টার্সের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে খাদ্যপণ্যের দাম আকস্মিক বেড়ে গেলে সামাজিক পরিস্থিতি মোড় নেয় অস্থিরতার দিকে যেমনটি ঘটেছিল ২০০৭০৮ এবং ২০১১ সালে। বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী এক বছরের ব্যবধানে জানুয়ারি মাসে কৃষিপণ্যের দাম গড়ে ৩৫ শতাংশ বেশি ছিল। ইউক্রেনরাশিয়া যুদ্ধের প্রভাবে ইতিমধ্যে গম ভুট্টা বার্লি এবং সূর্যমুখী তেলের দাম বেড়ে গেছে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে দরিদ্র্য দেশগুলোতে জ্বালানি ও খাদ্য ঘাটতি আরো বেড়ে যেতে পারে। নিম্ন আয়ের দেশগুলো এমনিতেই ঋণে জর্জরিত। গত মাসে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বিশ্বব্যাংক সতর্ক করেছিল রাশিয়াইউক্রেনের অস্থিরতা মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় বড় ধাক্কা দিতে পারে। কারণ মিশরের মতো দেশগুলো তাদের গমের চাহিদার ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ইউক্রেন ও রাশিয়া থেকে আমদানি করে। মোজাম্বিকও গম ও তেলে আমদানিনির্ভর। অর্থনীতিবিদ রেইনহার্ট বলেন বাণিজ্য এবং অর্থনীতিতে রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে রেখে চলা মধ্য এশিয়ার দেশগুলো উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে। এর মধ্যে শরণার্থীর ঢেউ পরিস্থিতি আরো জটিল করে তুলতে পারে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/417.csv b/Bangla_fin_news_articles/417.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..df141ba2fefee987dd0605937b3c7ff6fda73ec3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/417.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +417,পাটজাত পণ্যের বাজার সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিতে হবে,2022-03-12,রেজাউল করিম খোকন,স্বাধীনতার পরের দেড় যুগ পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে পাটের অবদানই ছিল মুখ্য। তবে সময়ের সঙ্গে সব ক্ষেত্রে পরিবর্তন এলেও পাটশিল্পে বিশেষ পরিবর্তন হয়নি। ফলে এ খাতকে পেছনে ফেলে এগিয়ে গেছে অন্যান্য খাত। যদিও পাটকলের সংখ্যা বেড়েছে। কিন্তু পাটপণ্যে তেমন বৈচিত্র্য আসেনি। আগের মতোই কাঁচাপাট সুতা ও বস্তার ব্যবসাই করছে বেশির ভাগ পাটকল। হাতেগোনা কয়েকটি পাটকল বহুমুখী পণ্য ও উপকরণ তৈরি করছে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে পাটজাত পণ্যের চাহিদার তুলনায় তা খুবই সামান্য। ১৯৪৯ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত দেশে ৭৭টি পাটকল স্থাপিত হয়। স্বাধীনতার পরে এসব জাতীয়করণ করা হয়। আশির দশকে প্লাস্টিক আসার পর পাটপণ্যের চাহিদা কমে যায়। তখন থেকেই সরকারি পাটকলগুলো সমস্যাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। ফলে একের পর এক বন্ধ করা হতে থাকে সরকারি পাটকলগুলো। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পাটকল এখন অতীত। ২০০০ সালের পর থেকে বিশ্বব্যাপী প্রাকৃতিক তন্তুর প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হলে দেশে বেসরকারি খাতে পাটকল স্থাপন বাড়তে থাকে। কিন্তু বেসরকারি খাতও প্রধানত কাঁচা পাট বস্তা ও সুতার মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে। দেশের পাটকলগুলোতে সবচেয়ে বেশি পাটের সুতা উৎপাদন হয়। এরপরই রয়েছে বস্তা। বর্তমানে দেশে তিনশর বেশি পাটকল রয়েছে। কিন্তু সব পাটকল চালু নেই। ১৮০ থেকে সর্বোচ্চ ২০০টি পাটকল নিয়মিত উৎপাদনে রয়েছে। বাকিরা অনিয়মিতভাবে উৎপাদন করে। বর্তমানে দেশে ৮ লাখ হেক্টরের ওপরে পাট এবং পাটজাতীয় কেনাফ ও মেস্তা ফসলের চাষাবাদ হচ্ছে। এ থেকে বছরে ৮০ থেকে ৮৪ লাখ বেল পাট উৎপাদন হয়। এক সময় পাটের চাষের পরিমাণ বেশি ছিল। আশির দশকে ১২ লাখ হেক্টর জমিতে পাট চাষ হতো। কিন্তু উচ্চফলনশীল জাত চাষ হওয়ায় মোট আবাদ কমলেও উৎপাদন কমেনি। উৎপাদিত পাটের অর্ধেকের সামান্য বেশি পাটকলগুলোতে ব্যবহার হয়। বাকি পাট কাঁচাপাট হিসেবে রপ্তানি হয়ে থাকে। ২০২০২১ অর্থবছরে দেশ থেকে ১১৬ কোটি ডলারের পাট ও পাটপণ্য রপ্তানি হয়েছে। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে কাঁচা পাট রপ্তানি হয়েছে ১৩ কোটি ৮১ লাখ ডলারের। পাটের সুতা রপ্তানি হয়েছে ৭৯ কোটি ৯০ লাখ ডলারের। পাটের বস্তা ও ব্যাগ রপ্তানি হয়েছে ১৩ কোটি ৮৬ লাখ ডলারের। এ ছাড়া পাটের অন্যান্য পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখ ডলারের। চলতি অর্থবছরে পাট ও পাটপণ্য থেকে সরকার ১৪২ কোটি ডলার ১২ হাজার ১০০ কোটি টাকা রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে। ইতিমধ্যে চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি ৭৯ কোটি ৯৪ লাখ ডলারের রপ্তানি হয়েছে। গত ২০২০২১ অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৮৬ কোটি ২৭ লাখ ডলার। বাংলাদেশের পাটকলে উৎপাদিত সুতার বেশির ভাগ রপ্তানি হয় তুরস্কে। ভারতে কাঁচা পাট ও পাটপণ্য রপ্তানি হয়। নেদারল্যান্ডসসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ সুদান ও আফ্রিকার নানা দেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাট ও পাটপণ্য রপ্তানি হয়। এক যুগ আগে ২০০৯১০ অর্থবছরে ৭৮ কোটি ৮০ লাখ ডলারের পাট ও পাটপণ্য বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হয়েছিল। পাটের সুতা থেকে ঐ অর্থবছরে বাংলাদেশ ৩৯ কোটি ৭৭ লাখ ডলারের রপ্তানি আয় পায়। এ ছাড়া কাঁচা পাট রপ্তানি থেকে আয় হয়েছিল ১৯ কোটি ৬৩ লাখ ডলার আর পাটের বস্তা রপ্তানি থেকে আয় হয়েছিল ১৩ কোটি ৬৮ লাখ ডলার। অন্যান্য পাটপণ্য রপ্তানি থেকে ঐ সময় ৫ কোটি ৭২ লাখ ডলার রপ্তানি আয় হয়। বর্তমানে প্রতি টন কাঁচা পাটের রপ্তানি মূল্য ৯০০ থেকে এক হাজার মার্কিন ডলার। প্রতি টন পাটের সুতা বা ইয়ার্নের রপ্তানি মূল্য ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৮০০ ডলার এবং প্রতি টন বস্তা ১ হাজার ৫০০ ডলার থেকে ২ হাজার ডলার দরে রপ্তানি হচ্ছে। অন্য দিকে প্রতি টন কাঁচা পাট ব্যবহার করে যে পাটপণ্য তৈরি হয় সেগুলো ৩ হাজার ডলার থেকে ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত দরে রপ্তানি করা যাচ্ছে। ফলে মূল্য সংযোজিত পণ্য রপ্তানিতে মনোযোগ চাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। এবারের ২০২২ ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশন পাটের তৈরি জিন্স ডেনিম পাটখড়ি থেকে উৎপাদিত ছাপাখানার বিশেষ কালি চারকোল পাট ও তুলার মিশ্রণে তৈরি বিশেষ সুতা ভেসিকল পাটের তৈরি বিশেষ সোনালি ব্যাগ ও পাটপাতা থেকে উৎপাদিত ভেষজ পানীয় প্রদর্শন করেছে। এছাড়া বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠান পাট দিয়ে শাড়ি লুঙ্গি সালোয়ারকামিজ পাঞ্জাবি ফতুয়া ব্যাগ খেলনা শোপিস ওয়ালম্যাট নকশিকাঁথা পাপোশ জুতা স্যান্ডেল শিকা দড়ি সুতলি দরজাজানালার পর্দার কাপড় গহনা ও গহনার বাক্স তৈরি করছে। দেশে পাট থেকে ২৮৫ ধরনের পণ্য তৈরি হয় যা দেশে ও বিদেশে বাজারজাত করা হচ্ছে। পরিবেশ সচেতনতা থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাটপণ্যের ব্যবহার বেড়েছে। স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি উন্নত দেশগুলোতে গাড়ি নির্মাণ পেপার অ্যান্ড পাম্প ইন্স্যুলেশন শিল্পে জিওটেক্সটাইল হেলথকেয়ার ফুটওয়্যার উড়োজাহাজ কম্পিউটারের বডি তৈরি ইলেকট্রনিক্স মেরিন ও স্পোর্টস শিল্পে পাটের ব্যবহার হচ্ছে। উন্নত দেশগুলো প্লাস্টিকের ব্যবহার কমিয়ে প্রাকৃতিক পণ্য ব্যবহারে এগিয়ে এসেছে। ২০২০ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭টি দেশ আইন করে প্লাস্টিকের শপিং ব্যাগ ব্যবহার বন্ধ করেছে। এই ২৭টি দেশে ৫০০ বিলিয়ন পিস শপিং ব্যাগের চাহিদা রয়েছে। অন্যদিকে জাপান যুক্তরাষ্ট্র অস্ট্রেলিয়া চীন আফ্রিকা ও এশিয়ার আরও ৩২টি দেশ প্লাস্টিক ব্যাগ বন্ধ করেছে। এসব দেশেও ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এ ছাড়া পাট কাটিংস ও নিম্নমানের পাটের সঙ্গে নির্দিষ্ট অনুপাতে নারিকেলের ছোবড়ার সংমিশ্রণে তৈরি হয় জুট জিওটেক্সটাইল। যা ভূমিক্ষয় রোধ রাস্তা ও বেড়িবাঁধ নির্মাণ নদীর পাড় রক্ষা ও পাহাড়ধস রোধে ব্যবহৃত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজারেও এ পণ্যের চাহিদা রয়েছে। কিন্তু দেশের পাটকলগুলোতে বহুমুখী পণ্য তৈরি না হওয়ায় ব্যবসায়ীরা নতুন ধরনের এই বাজারে অন্তভুর্ক্ত হতে পারছে না। নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে রুপালি পাটকাঠি। পাটকাঠি থেকে উচ্চমূল্যের অ্যাকটিভেটেড চারকোল উৎপাদন করে বিদেশে রপ্তানি করা হচ্ছে। যা থেকে তৈরি হচ্ছে কার্বন পেপার কম্পিউটার ও ফটোকপিয়ারের কালি আতশবাজি ও ফেসওয়াশের উপকরণ ওয়াটার পিউরিফিকেশন প্লান্ট মোবাইল ফোনের ব্যাটারি ও বিভিন্ন ধরনের প্রসাধনী পণ্য। প্রতি বছর দেশে প্রায় ৩০ লাখ টন পাটকাঠি উৎপাদন হয়। এর অর্ধেকও যদি সঠিকভাবে চারকোল উৎপাদনে ব্যবহার করা হয় তাহলে প্রায় ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। নারায়ণগঞ্জ ফরিদপুর পাবনা ঝিনাইদহ কুড়িগ্রাম শরীয়তপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ৩৩টি প্রতিষ্ঠান পাটকাঠি থেকে চারকোল তৈরি করে রপ্তানি করছে। প্রতি মাসে বাংলাদেশ থেকে দেড় হাজার টন চারকোল রপ্তানি হয়। আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন চারকোল বর্তমানে ৭৫০ থেকে এক হাজার ডলারে বেচাকেনা হচ্ছে। চীন বাংলাদেশের চারকোলের প্রধান ক্রেতা। এ ছাড়া ভারত মালয়েশিয়াসহ আরো কয়েকটি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। জাপান যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ কোরিয়া জার্মানি ও তাইওয়ানে এর বড় বাজার রয়েছে। দেশে উৎপাদিত ছয়টি পণ্যের মোড়কীকরণে পাটের ব্যাগের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। যেসব প্রতিষ্ঠান ধান চাল চিনি গম ভুট্টা ও সারের ক্ষেত্রে পাটের বস্তা বা ব্যাগ ব্যবহার করবে না সেসব প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা ও এর মালিককে কারাভোগের বিধান রাখা হয়েছে। এর সঙ্গে আরো কিছু কঠিন শর্তও যুক্ত করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জারিকৃত নির্দেশনায় ধান চাল গম ভুট্টা ডাল উত্পাদনকারী মিল আড়তদারদের ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংককে আবশ্যিকভাবে পাটের বস্তা ব্যবহারের শর্ত আরোপ করতে বলা হয়েছে। যেসব মিল কিংবা আড়তদার ব্যবসায়ী চাল ডাল গম আটা চিনি প্রভৃতি বাজারজাতকরণের সময় পাটের বস্তা বা ব্যাগ ব্যবহার করবে না তাদের ব্যাংক ঋণ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অযোগ্য বিবেচনার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। সরকারের এ ধরনের কঠিন সিদ্ধান্ত এবং যুগান্তকারী উদ্যোগ সবাইকে আশাবাদী করেছে। যারা এত দিন ভেবে বসেছিলেন যে এ দেশে আর পাটের বস্তা বা ব্যাগের প্রচলন কোনোভাবেই সম্ভব নয় তাদের ধারণা পালটাতে শুরু করেছে সরকারের গৃহীত সাম্প্রতিক পদক্ষেপগুলোতে। পাট খাতে অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সে ক্ষেত্রে বহুমুখী পাটপণ্য উৎপাদনে জোর দিতে হবে। দেশের পাটকলগুলো প্রধানত পাটের বস্তা ও সুতা তৈরি করে। বহুমুখী পাটপণ্য তৈরি করা যায় এমন পাটের কাপড় তৈরি হয় খুব কম। দেশের কয়েকটি পাটকলে ৬ বা ৭ ধরনের পাটের কাপড় তৈরি হয়। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজার পেতে হলে আরো উন্নত পাটের কাপড় দরকার। এ জন্য বিশেষায়িত পাটকল দরকার। পাশাপাশি চলমান পাটকলগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে নীতিসহায়তা দরকার। দেশের পাটকলগুলো বিভিন্ন সমস্যায় আছে। যে কারণে নতুন ধরনের পণ্য তৈরির উদ্যোগ অধিকাংশ পাটকল নিতে পারছে না । পাটের ব্যবহার বৃদ্ধি পেলে আমাদের ধুঁকে ধুঁকে চলা পাটকলগুলো পুনরায় চাঙ্গা হয়ে উঠবে। যেসব সরকারিবেসরকারি পাটকল ইতিমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে সেগুলো চালু হওয়ার সুযোগ পাবে। এতে কর্মসংস্থানের নতুন সুযোগ সৃষ্টি হবে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/418.csv b/Bangla_fin_news_articles/418.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a9e5f3246274ea4bfdf5dc04cd6cd6f8d89bf1f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/418.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +418,দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষতিতে পড়বে ব্যবসাবাণিজ্য,2022-03-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধে বিশ্বব্যাপী অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। বাংলাদেশের অর্থনীতিও এর ফলে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদরা বলেছেন যুদ্ধ দীর্ঘস্হায়ী হলে আমদানিরপ্তানি বাণিজ্যে বড় ধরনের ব্যাঘাত ঘটবে। এমনিতেই করোনার কারণে বিশ্বব্যাপী পণ্যমূল্য বেড়েছে। বেড়েছে পরিবহন খরচও। বাংলাদেশে মাদার ভেসেল আসার সুযোগ না থাকায় ফিডার ভেসেলে পণ্য আনানেওয়ায় খরচও বেড়ে যাচ্ছে। যদিও ফিডার ভেসেলও পর্যাপ্ত নয়। যুদ্ধের ফলে এই সংকট আরো গভীর হচ্ছে। বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্যের প্রায় পুরোটাই ইউরোপ ও আমেরিকানির্ভর। তাই এ যুদ্ধ যতই জোরদার ও দীর্ঘায়িত হবে এর নেতিবাচক প্রভাব ততই বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে যাতে বাংলাদেশ সংকটের মুখে পড়তে পারে। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে দেশের বাজারে নিত্যপণ্যের দর বৃদ্ধির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন সংঘাত দীর্ঘায়িত হলে তেলের দাম আরো বেড়ে যাবে। চাপ বাড়বে মূল্যস্ফীতিতে যা বাড়িয়ে দেবে সরকারের ভর্তুকির পরিমাণ। একই সঙ্গে ব্যবসায় স্হবিরতা নামার ঝুঁকি আছে তৈরি পোশাকসহ রপ্তানিমুখী শিল্পে। ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের পিআরআইবি নির্বাহী পরিচালক অর্থনীতিবিদ আহসান এইচ মনসুর ইত্তেফাককে বলেন এখন আমাদের রাশিয়ার কথা ভুলে যেতে হবে। ব্যবসা করতে হলে বিকল্প ব্যবস্হা দেখতে হবে। আর যতটুকু পণ্য রপ্তানি হয়েছে তা লস ফ্যাক্টর হিসেবে দেখতে হবে। বিদ্যমান প্রেক্ষাপটে কোনো ব্যাংকের পক্ষে রাশিয়ার এলসি খোলা নিরাপদ না। যেগুলো খোলা হয়েছে সেগুলো হয়তো সেটেলমেন্ট হবে না। যে পণ্য পাঠানো হয়েছে সেটার টাকা হয়তো আর পাওয়া যাবে না। জাহাজ তো আর যাচ্ছে না। বড় কোম্পানিগুলো সব বয়কট করছে রাশিয়াকে। কাজেই রাশিয়ার সঙ্গে আগামীদিনে আর কোনো সম্পর্ক বিশেষ করে ফাইন্যান্সিয়াল গভর্নমেন্ট রিলেশনশিপএগুলো রাখা খুব কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। বাংলাদেশের বড় প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রসঙ্গে এ অর্থনীতিবিদ বলেন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রেও আমার মনে হয় না যে রাশিয়ার পক্ষে ফান্ডিং করা সম্ভব হবে। বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিকেএমইএএর নির্বাহী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ হাতেম ইত্তেফাককে বলেন যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হলে বিশ্ব অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলবে। ইতিমধ্যে জ্বালানি তেলের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে যা অর্থনীতির জন্য বড় আঘাত। এ পরিস্হিতি দীর্ঘায়িত হলে সার্বিকভাবে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে তিনি মনে করেন। পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল ইত্তেফাককে বলেন গত অর্থবছরে আমরা রাশিয়ায় যে পরিমাণ পণ্য রপ্তানি করেছিলাম চলতি অর্থবছরে তা আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা ছিল। যেসব কোম্পানি সে দেশে রপ্তানি করেছে তাদের অর্থ ফেরত পাওয়া নিয়ে আমরা এখন আশঙ্কায় পড়ে গিয়েছি। যদিও অর্থমন্ত্রী বলেছেন যে বিকল্প পদ্ধতিতে আমরা অর্থ ফেরত আনতে পারব। তবে সেই অর্থ ফেরত পেতে কত সময় লাগবে সেটাই এখন দেখার বিষয়। সেটা যদি দীর্ঘমেয়াদি হয় তাহলেই সমস্যা। তিনি বলেন এ যুদ্ধের ফলে আমাদের ইউরোপ ও আমেরিকার বাজারও কিছুটা নষ্ট হচ্ছে। যুদ্ধ দীর্ঘস্হায়ী হলে শুধু পোশাক নয় আমাদের দেশের পুরো রপ্তানি বাণিজ্য ক্ষতির মুখে পড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/419.csv b/Bangla_fin_news_articles/419.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bfec49df9388fbb04a6797c5c5a93a3f5446a4b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/419.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +419,যুক্তরাষ্ট্রের এফডিএর অনুমোদন পেলো এসকেএফ,2022-03-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসনের ইউএস এফডিএ অনুমোদন পেয়েছে দেশের অন্যতম ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এসকেএফ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। গাজীপুরের টঙ্গীতে ফারাজ আয়াজ হোসেন ভবনের সলিড ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাসিলিটি এই অনুমোদন লাভ করেছে। বৃহস্পতিবার ১০ মার্চ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়। এফডিএর পর্যালোচনা ও অনুমোদনের জন্য এসকেএফ প্রেগাবালিন ক্যাপসুল এর আটটি পৃথক মাত্রার ২৫ ৫০ ৭৫ ১০০ ১৫০ ২০০ ২২৫ ও ৩০০ মিগ্রা এব্রিভিয়েটেড নিউ ড্রাগ অ্যাপ্লিকেশন এএনডিএ জমা দেয়। এফডিএর অনুমোদন পাওয়ার ফলে এসকেএফ প্রিগাবালিনসহ অন্যান্য ওষুধ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানি করতে পারবে। প্রেগাবালিন একটি মৃগীরোগ প্রতিরোধী ওষুধ যা নিউরোপ্যাথিক পেইনসহ স্নায়ু সম্পর্কিত বিভিন্ন ব্যথা নিয়ন্ত্রণ করতেও ব্যবহৃত হয়। এসকেএফ অল্প সময়ের মধ্যে এই ওষুধটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাজারজাত করবে। ইতোমধ্যে যুক্তরাজ্যের এমএইচআরএ ইইউ জিএমপি যুক্তরাজ্যের ভিএমডি ব্রাজিলের এনভিসা ও অস্ট্রেলিয়ার টিজিএর মতো বিশ্বের নামকরা ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন পেয়েছে এসকেএফ। এফডিএর অনুমোদন এসকেএফের আরেকটি গৌরবময় স্বীকৃতি। এফডিএর অনুমোদনের পর ট্রান্সকম গ্রুপ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গ্রুপসিইও ও এসকেএফ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সিমিন রহমান এক বিবৃতিতে জানান মাননিয়ন্ত্রণে অবিচল থেকে মানবতার সেবায় এসকেএফ সব সময় অগ্রদূতের ভূমিকায় থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের এফডিএর কাছ থেকে পাওয়া স্বীকৃতি বাংলাদেশের জনগণ ও বিশ্বের কাছে আমাদের ওষুধের গুণগত মানকে আরও সুদৃঢ় করেছে। ..... ... . সিমিন রহমান আরও বলেন এই মুহূর্তটি অত্যন্ত গৌরবের। এফডিএর অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আমাদের লক্ষ্য হল অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে উৎপাদিত নতুন ওষুধ এর মাধ্যমে রোগীর অপূরণীয় চাহিদা মেটানো এবং আমি বিশ্বাস করি এক্ষেত্রে এসকেএফের দক্ষ কর্মীরা অন্যদের থেকে আমাদের আলাদা অবস্থান তৈরি করবে। কোভিড১৯ মহামারিকালে বিশ্বে প্রথম জেনেরিক রেমডেসিভির রেমিভির ও প্রথম জেনেরিক মলনুপিরাভির মনুভির ওষুধ বাজারে এনেছে এসকেএফ। করোনা চিকিৎসায় বিশ্বে প্রথম জেনেরিক নির্মাট্রেলভির ও রিটোনাভির ট্যাবলেটের সংমিশ্রণে প্যাক্সোভির ওষুধটিও বাজারে এনেছে এসকেএফ। এসকেএফ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ট্রান্সকম গ্রুপের একটি অন্যতম প্রতিষ্ঠান যার প্রতিষ্ঠাতা লতিফুর রহমান। প্রতিষ্ঠানটি ৩২ বছর ধরে ওষুধ উৎপাদন করে আসছে এবং বর্তমানে বিশ্বের ৬৭টি দেশে ওষুধ রপ্তানি করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/42.csv b/Bangla_fin_news_articles/42.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e4269c16ca8e5a6436cf2ca9a54f8c4f24b32d34 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/42.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +42,ব্যাংক খাত থেকে পৌনে ৭৩ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে সরকার,2022-07-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদায়ি ২০২১২২ অর্থবছরে সরকার ব্যাংকিং খাত থেকে নিট ঋণ নিয়েছে ৭২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা। এর আগের ২০২০২১ অর্থবছরে নিয়েছিল ২৬ হাজার ৭৮ কোটি টাকা। এক বছরের ব্যবধানে সরকারের ব্যাংক ঋণ বেড়েছে ৪৬ হাজার ৬৭২ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্যানুযায়ী গত অর্থবছর ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার চাহিদা অনেক কম ছিল। শুরুর দিকে সরকার ব্যাংক থেকে যে পরিমাণ ঋণ নিয়েছিল পরিশোধ করেছিল তার চেয়ে বেশি। কিন্তু অর্থবছরের শেষ দিকে এসে ঋণের পরিমাণ বেড়ে যায়। সাধারণত বাজেট ঘাটতি মেটাতে অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক উৎস থেকে ঋণ নিয়ে থাকে সরকার। অভ্যন্তরীণ উৎসের মধ্যে ব্যাংক ব্যবস্থা ও সঞ্চয়পত্র বিক্রির মাধ্যমেই সবচেয়ে বেশি ঋণ নেওয়া হয়। গত অর্থবছরের শেষ দিকে সরকারের ব্যয়ের চাপ অনেক বেড়ে যায়। সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ গ্রহণ কমে আসলেও ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণের পরিমাণ বেড়ে যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী বিদায়ী অর্থবছরের প্রথম আট মাসে জুলাইফেব্রুয়ারি ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে মাত্র ৮ হাজার ২৮৬ কোটি টাকা ঋণ নেয় সরকার। এরপর ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ঋণের পরিমাণ হুহু করে বাড়তে থাকে। কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আদায় না হওয়ায় ব্যয়ের চাপ মেটাতে ঋণের আকার বাড়তে থাকে। অর্থবছরের ১০ মাসে জুলাইএপ্রিল ব্যাংক থেকে মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩২ হাজার ৪৮৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। ৩০ জুন শেষে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে সরকারের ঋণের স্থিতি দাঁড়ায় ২ লাখ ৭৪ হাজার ৮৬৪ কোটি টাকা। ২০২১ সালের ৩০ জুন শেষে যা ছিল ২ লাখ ২ হাজার ১১৫ কোটি টাকা। এ হিসাবে গত অর্থবছর জুড়ে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে সরকারের নিট ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৭২ হাজার ৭৪৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। এ সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নেওয়া হয়েছে ৩১ হাজার ৪০৩ কোটি টাকা। আর বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে নেওয়া হয়েছে ৪১ হাজার ৩৪৬ কোটি টাকা। উল্লেখ্য চলতি ২০২২২৩ অর্থবছরে ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকার বাজেট পাশ হয়েছে। এর মধ্যে সামগ্রিক ঘাটতি ধরা হয়েছে ২ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪ কোটি টাকা যা জিডিপির হিসাবে ৫ দশমিক ৫ শতাংশের সমান। এবারও ঘাটতি অর্থায়নের জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণের লক্ষ্য বাড়ানো হয়েছে। চলতি অর্থবছরে ব্যাংক থেকেই ১ লাখ ৬ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা ধার করার পরিকল্পনা রয়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন করোনা মহামারিতে মানুষের আয় কমে গেছে। তা ছাড়া মুনাফার ওপর করের হার বৃদ্ধি এবং নানা ধরনের কড়াকড়ি আরোপের পর সঞ্চয়পত্র বিক্রিও কমে গেছে। এ জন্য ব্যাংক থেকে সরকারকে বেশি ঋণ গ্রহণ করতে হচ্ছে। ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্র থেকে ৩৫ হাজার কোটি টাকার ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। গত অর্থবছরের শেষ সময়ে অর্থাৎ জুন মাসে ব্যাংক ঋণ অনেক বেড়েছে। কারণ সরকারের রাজস্ব আহরণ ও সঞ্চয়পত্র বিনিয়োগ কম এসেছে। যার কারণে সরকারি ব্যয় ঠিক রাখতে ব্যাংক ঋণ বাড়ায় সরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/420.csv b/Bangla_fin_news_articles/420.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bfe57faa7da8906ca38be4e01c018dde97fabe19 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/420.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +420,অ্যাডপ্লে টেকনোলজির সঙ্গে ট্রুকলারের এক্সক্লুসিভ পার্টনারশিপ,2022-03-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বর্তমানে সর্বাধিক জনপ্রিয় কলার আইডি অ্যাপ ট্রুকলার। অচেনা কলারের পরিচিতি জানতে খুদে বার্তা পাঠাতে বা কল করতে ট্রুকলারের ব্যবহার প্রতিনিয়ত বাড়ছে। বাংলাদেশে ট্রুকলারের বিজ্ঞাপন সেবা সম্প্রসারণে গতবছর অ্যাডপ্লে টেকনোলজির সঙ্গে এক্সক্লুসিভ পার্টনারশিপ চুক্তি করে সংস্থাটি। অ্যাডপ্লের অসাধারণ সাফল্য ও কর্মদক্ষতার জন্য এ বছরও টানা দ্বিতীয়বারের মতো প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে এক্সক্লুসিভ পার্টনারশিপের ঘোষণা দিয়েছে ট্রুকলার। ২০২১ সালে ব্র্যান্ডগুলো ট্রুকলারে মূলত খরচ করে সার্বিক প্রচারণার উদ্দেশে। ৭ দিনের রোডব্লকের মাধ্যমে সব অ্যাড ইনভেন্টরিতে বিজ্ঞাপন দেওয়ার অন্যতম কারণ ছিল নতুন ব্র্যান্ড বা প্রোডাক্টের লঞ্চিং। এসব বিজ্ঞাপন প্রতি সপ্তাহে গড়ে ১০ লাখ মানুষের কাছে পৌঁছে যাদের মধ্যে ৬৯ শতাংশ ছিল ১৮৪০ বছর বয়সী। এ খাতে বিনিয়োগের শীর্ষে রয়েছে ইলেক্ট্রনিক্স ভোক্তাপণ্য ও ইকমার্স কোম্পানি। দেশের প্রথম বিজ্ঞাপন প্রযুক্তি সেবা প্রদানকারী কোম্পানি হিসেবে অ্যাডপ্লে টেকনোলজি ২০১৫ সালে দেশে যাত্রা শুরু করে। অ্যাডপ্লের নিজস্ব ডিমান্ড সাইড প্ল্যাটফর্ম বা ডিএসপিএর মাধ্যমে বাংলাদেশের টপ ব্র্যান্ডস এবং এজেন্সিদের সঙ্গে ডিজিটালে কাজ করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। অ্যালান মামেদি ও নামি জারিংহালামের হাত ধরে ২০০৯ সালে শুরু হয় সুইডেনের স্টকহোমে অবস্থিত ট্রুকলারের। এটি প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য ছিল সবার জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থা নিরাপদ ও ফলপ্রসূ করা। ট্রুকলার অ্যাড বিজনেসের গ্লোবাল ভিপি সাগর মানিকপুরে এই চুক্তি নিয়ে নিজের আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন বাংলাদেশ আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মার্কেট। অ্যাডপ্লে বরাবরই আমাদের সাফল্য এনে দিয়েছে যা আমাদের আশাবাদী করেছে। আমরা আশা করি সামনের দিনগুলোতে এটি ট্রুকলারকে আরও সাফল্য এনে দেবে। এ চুক্তি নিয়ে অ্যাডপ্লে টেকনোলজির চিফ বিজনেস অফিসার অয়ন রহমান নিজেদের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। তিনি বলেন ট্রুকলারের সঙ্গে টানা দ্বিতীয় বছর এক্সক্লুসিভ পার্টনারশিপ করতে পেরে আমরা উচ্ছ্বসিত। ২০২১ সালে আমরা একসাথে ব্র্যান্ড আপ্লিফটে অবদান রাখার মধ্য দিয়ে অর্জন করেছি অনেকটা। আর এ প্রতিশ্রুতির জায়গা থেকে সামনের দিনগুলোতেও সাফল্য ধরে রাখার বিষয়ে আমরা আশাবাদী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/421.csv b/Bangla_fin_news_articles/421.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a89889082913b91f19f165244720b20d94491d2e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/421.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +421,ভোজ্যতেল চিনি ও ছোলা আমদানিতে ভ্যাট প্রত্যাহার,2022-03-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ভোজ্যতেল চিনি ও ছোলা আমদানিতে ভ্যাট প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।আজ বৃহস্পতিবার ১০ মার্চ সচিবালয়ের ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান তিনি।অর্থমন্ত্রী বলেন বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভ্যাট প্রত্যাহার করা হয়েছে।ভোজ্যতেলের বাজার সামলাতে ভ্যাট তুলে নেওয়ার ইঙ্গিত দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। ব্যবসায়ীদের দাবির মুখে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ভোজ্য তেলের উপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহার করতে চিঠি দিয়েছিল এনবিআরকে।ওই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতেই বুধবার ৯ মার্চ নিত্যপণ্যটির উপর থেকে ভ্যাট প্রত্যাহার নিয়ে কাজ চলছে জানিয়ে এনবিআর সদস্য ভ্যাট নীতি জাকিয়া সুলতানা বলেন সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আমাদের কাছে ভোজ্য তেলের চলমান পরিস্থিতিতে ভ্যাট প্রত্যাহারের অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দিয়েছে। আমরা এখন বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/422.csv b/Bangla_fin_news_articles/422.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d487d7d1faf80c63f667a3ca5717c3e54aa0ad5b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/422.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +422,আমানত কমে যাচ্ছে ব্যাংকগুলোতে,2022-03-09,রেজাউল হক কৌশিক,করোনার মতো সংকট আগে কখনো আসেনি। একদিকে মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি অন্যদিকে কর্ম হারানোর আশঙ্কা। এই সময়ে মানুষের আয় অনেক কমে গেছে। এতে স্বাভাবিকভাবেই মানুষের সঞ্চয়ও কমে যাচ্ছে। ফলে মানুষ ব্যাংক থেকে আমানত তুলে নিচ্ছে। এতে ব্যাংকের আমানতও কমে যাচ্ছে। আর আমানতের পাশাপাশি সঞ্চয়পত্র বিক্রয় আগের চেয়ে কমে যাচ্ছে। একই সঙ্গে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমতে শুরু করেছে। আর শেয়ারবাজারেও চলছে মন্দাভাব। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে গত বছরের সেপ্টেম্বর শেষে ব্যাংক খাতে গ্রাহকের আমানত ছিল ১৪ লাখ ৬২ হাজার ১৯ কোটি টাকা। তিন মাস পর ডিসেম্বর শেষে আমানত দাঁড়িয়েছে ১৪ লাখ ৯ হাজার ৩৪ কোটি টাকায়। অর্থাৎ এই সময়ে ব্যাংক খাত থেকে ৫২ হাজার ৮৪ কোটি টাকা চলে গেছে। অর্থনীতিবিদেরা বলছেন করোনার প্রভাব যখন কাটতে শুরু করেছে সেই সময় ৫২ হাজার ৮৪ কোটি টাকা ব্যাংক থেকে অন্য খাতে চলে গেছে। এতে টাকা পাচারের আশঙ্কা করছেন তারা। তাদের মতে করোনার সময় বহির্বিশ্বে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির থাকায় টাকা বাইরে যেতে পারেনি যে কারণে আমানত প্রবাহ বেড়েছিল অস্বাভাবিক গতিতে। সেই তুলনায় এই সময়ে আমানত কমে যাওয়াটা অস্বাভাবিক। অথচ ২০১৯ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকগুলোতে আমানত বেড়েছিল ১ লাখ ৫৩ হাজার ৪৯৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে জুলাই থেকে জানুয়ারিএই সাত মাস যখন পুরোপুরি করোনার সময় ছিল সে সময় আমানত বেড়েছিল ১ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত আমানতের প্রবৃদ্ধি কমেছে ৪৬ দশমিক ৫৯ শতাংশ বা ৫১ হাজার ৪৬৬ কোটি টাকা। ব্যাংক থেকে আমানত কমে অন্য খাতে গেল কি না সে বিষয়ে দেখা যায় অন্যান্য খাত যেমন সঞ্চয়পত্র ও শেয়ারবাজারে সেই অর্থ যায়নি। ... আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম ... আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম ...আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম সঞ্চয় অধিদপ্তরের অথ্যানুযায়ী সঞ্চয়পত্র বিক্রি অর্ধেকের বেশি কমেছে। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের জুলাইজানুয়ারি সময়ে অর্থাৎ এই সাত মাসের হিসাবে ১২ হাজার ১৭৬ কোটি টাকার নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে অর্ধেকেরও কম। গত অর্থবছরের জুলাইজানুয়ারি সময়ে এই বিক্রির পরিমাণ ছিল ২৫ হাজার ৭০২ কোটি টাকা। ব্যাংকগুলোর আমানতের সুদের হার কম থাকায় কয়েক বছর ধরে বাড়ছিল সঞ্চয়পত্র বিক্রি। কিন্তু এবার কমে যাচ্ছে। সবশেষ জানুয়ারি মাসে ২ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকার নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়। গত বছরের জানুয়ারিতে বিক্রি হয়েছিল ৫ হাজার ২১৫ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র। তবে ডিসেম্বরের তুলনায় বেড়েছে জানুয়ারি মাসে। এদিকে শেয়ারবাজারের পরিস্থিতি খুব ভালো না থাকায় সেখানে খুব বিনিয়োগ হচ্ছে এমনটা নয়। গত বছরের অক্টোবর থেকে শেয়ারবাজারের পরিস্থিতি খারাপের দিকে। তারপর উত্থানপতনে চলছে এই বাজার। আর গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনরুশ সংঘাতের পর দেশের শেয়ারবাজারে টানা দরপতন দেখা দেয়। এতে গত সোমবার পর্যন্ত শেষ আট কার্যদিবসের মধ্যে সাত কার্যদিবসেই পতন দিয়ে পার করেছে শেয়ারবাজার। ধারাবাহিক দরপতনের মধ্যে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৪৯২ পয়েন্ট কমে যায়। এমন পরিস্থিতিতে গতকাল মঙ্গলবার শেয়ারবাজারে লেনদেনের শুরুতে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দরপতন হতে থাকে। লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের দরপতন হওয়ায় সকাল ১০টা ৫২ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ১৩৮ পয়েন্ট পড়ে যায়। এরপর শেয়ারবাজার পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডাকে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। সেখানে বেশ কিছু পদক্ষেপের কথা জানায় বিএসইসি। ... ষষ্ঠ শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে নারী ফুটবলের গল্প চান কিরণ ... ষষ্ঠ শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে নারী ফুটবলের গল্প চান কিরণ ...ষষ্ঠ শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে নারী ফুটবলের গল্প চান কিরণ ব্যাংক আমানত কমে আসার আরেকটা বড় কারণ হিসেবে রেমিট্যান্সের নেতিবাচক প্রবৃদ্ধির কথাও বলা হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে বছরের সবচেয়ে ছোট মাস ফেব্রুয়ারিতে গত দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ১৪৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা যা টাকার হিসাবে ১ ডলারে ৮৬ টাকা ধরে ১২ হাজার ৮৬৫ কোটি টাকা। আগের মাস জানুয়ারিতে ১৭০ কোটি ৪৩ লাখ ডলার বা ১৪ হাজার ৬০০ কোটি টাকা রেমিট্যান্স এসেছিল যা ফেব্রুয়ারির চেয়ে ২১ কোটি ডলার বা ১ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা বেশি। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন করোনার কারণে ব্যবসাবাণিজ্য ও বিনিয়োগে স্থবিরতা ছিল যে কারণে গ্রাহকদের টাকা ছিল ব্যাংকমুখী। করোনার প্রভাব কমায় মানুষের চলাচল বেড়েছে ব্যবসাবাণিজ্য ঘুরে দাঁড়িয়েছে বিনিয়োগ হচ্ছে। এসব কারণে ব্যাংক থেকে আমানত কমছে। আবার অনেকে আমানতের সুদের হার কম হওয়ায় টাকা ব্যাংকে না রেখে বিভিন্ন স্থানে লগ্নিও করছেন। আমানত কমে যাওয়ার অর্থ হলো ব্যাংকের বিনিয়োগের সক্ষমতা কমে যাওয়া। আর বিনিয়োগ কম হলে দেশের উৎপাদনও তখন কমে যাবে। ফলে দেশের সার্বিক প্রবৃদ্ধি কমবে। ব্যাংকের বিনিয়োগ বিষয়ে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন আমানতকারীরা ব্যাংক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলে কী পরিস্থিতি হয় কয়েক দফায় দেশের ব্যাংক খাত তা অনুভব করেছে। তাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংককে সতর্ক হওয়ার কথা বলেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/423.csv b/Bangla_fin_news_articles/423.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..03817afc21695cb26f93146e90ecf79eb1bda854 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/423.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +423,আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম আজ থেকে কার্যকর,2022-03-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ববাজারে দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের বাজারেও স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে। সব থেকে ভালো মানের স্বর্ণের অলংকারের দাম ভরিতে বাড়ছে ১ হাজার ৫০ টাকা। এতে এ মানের স্বর্ণের ভরিপ্রতি দাম দাঁড়াচ্ছে ৭৯ হাজার ৩১৫ টাকা। আজ বুধবার থেকে স্বর্ণের এই নতুন দাম কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস।ভালো মানের স্বর্ণের পাশাপাশি বাড়ানো হয়েছে সব ধরনের স্বর্ণের দাম। মান অনুযায়ী প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে ৬৪২ টাকা থেকে ১ হাজার ৫০ টাকা পর্যন্ত। তবে রুপার দামে কোনো পরিবর্তন আসেনি। বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটি গতকাল মঙ্গলবার বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। পরবর্তী সময় মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এম এ হান্নান সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে দাম বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। ... দক্ষিণ সুদানে ব্যানব্যাট৫ উদ্যোগে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপন ... দক্ষিণ সুদানে ব্যানব্যাট৫ উদ্যোগে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপন ...দক্ষিণ সুদানে ব্যানব্যাট৫ উদ্যোগে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপননতুন মূল্য অনুযায়ী সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৫০ টাকা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৭৯ হাজার ৩১৫ টাকা। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৩৩ টাকা বাড়িয়ে ৭৫ হাজার ৬৯৯ টাকা করা হয়েছে। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৮১৬ টাকা বাড়িয়ে ৬৪ হাজার ৯৬৮ টাকা করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৬৪২ টাকা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৫৪ হাজার ৬২ টাকা। এর মাধ্যমে চলতি বছরে দেশের বাজারে তিন দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/424.csv b/Bangla_fin_news_articles/424.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2840db01901f8999c5385d8afb1efe22f2179e4d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/424.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +424,শুক্রবার থেকে রশিদ ছাড়া ভোজ্যতেল কেনাবেচা বন্ধ,2022-03-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামী শুক্রবার থেকে ভোজ্যতেল কেনাবেচায় রশিদ ছাড়া কোনও ব্যবসা করা যাবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডিজি এএইচএম সফিকুজ্জামান। মঙ্গলবার ৮ মার্চ খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের নিয়ে ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের এক সভায় তিনি এ কথা জানান। ডিজি এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেন বিপণন ব্যবস্থায় কারও অনিয়ম কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। দেশে পর্যাপ্ত ভোজ্যতেল মজুত থাকলেও যারা কৃত্রিম সংকট বানিয়ে দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন দেশে ভোজ্যতেলের দামের অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকারের বিভিন্ন দপ্তর। সভায় পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা সঠিকভাবে ব্যবসা পরিচালনায় সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/425.csv b/Bangla_fin_news_articles/425.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8bbcab802f4d1952c1cd424c8ed500dfd533f5cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/425.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +425,ভোজ্যতেল কেনাবেচায় নতুন সিদ্ধান্ত শুক্রবার থেকে,2022-03-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামী শুক্রবার ১১ মার্চ থেকে ভোজ্যতেল কেনাবেচায় পাকা রশিদ ছাড়া কোনো ব্যবসা করা যাবে না বলে জানিয়েছেন ভোক্তা অধিদফতরের মহাপরিচালক ডিজি এএইচএম সফিকুজ্জামান। আজ মঙ্গলবার ৮ মার্চ খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের নিয়ে ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদফতরের এক সভায় এ কথা জানান তিনি। তিনি বলেন রমজান পর্যন্ত চাহিদা মেটাতে দেশে পর্যাপ্ত তেল মজুত আছে। সংকটের ধোঁয়াশা সৃষ্টি করে দাম বাড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ... সয়াবিন তেলের দাম নিয়ন্ত্রণ চেয়ে রিটের শুনানি পেছালো ... সয়াবিন তেলের দাম নিয়ন্ত্রণ চেয়ে রিটের শুনানি পেছালো ...সয়াবিন তেলের দাম নিয়ন্ত্রণ চেয়ে রিটের শুনানি পেছালো সভায় ভোক্তা অধিদফতরের ডিজি বলেন রমজান পর্যন্ত চাহিদা মেটাতে দেশে পর্যাপ্ত তেল মজুত আছে। সংকটের ধোঁয়াশা সৃষ্টি করে দাম বাড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ভোক্তা অধিদফতর বলছে দেশে পর্যাপ্ত ভোজ্যতেল মজুত থাকলেও কৃত্রিম সংকট বানিয়ে দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা চলছে। সভায় পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা সঠিকভাবে ব্যবসা পরিচালনায় সর্বাত্মক সহযোগিতা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে ভোক্তা অধিদফতর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/426.csv b/Bangla_fin_news_articles/426.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c1cdb578c9a110726588c7b8c709ea625bd47259 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/426.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +426,সয়াবিন তেলের দাম নিয়ন্ত্রণ চেয়ে রিটের শুনানি পেছালো,2022-03-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাজারে খোলা এবং বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং সেল গঠন এবং নীতিমালা তৈরির নির্দেশনা চেয়ে জনস্বার্থে দায়ের করা রিটের শুনানি পিছিয়ে আগামী রবিবার ১৩ মার্চ দিন ঠিক করেছেন হাইকোর্ট। রিটকারী আইনজীবী অ্যাডভোকেট সৈয়দ মহিদুল কবির এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেন। শুনানির নির্ধারিত দিনে আজ মঙ্গলবার ৮ মার্চ হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই দিন ঠিক করে আদেশ দেন। এর আগে জনস্বার্থে গত রোববার ৬ মার্চ দেশের বাজারে খোলা এবং বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম নিয়ন্ত্রণের নির্দেশনা চেয়ে জনস্বার্থে হাইকোর্টে রিট করা হয়। একই সঙ্গে সয়াবিনের দাম বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে সরকারের নিষ্ক্রিয়তাকে চ্যালেঞ্জ করা হয় রিটে। তিন আইনজীবীর পক্ষে অ্যাডভোকেট সৈয়দ মহিদুল কবির রবিবার ৬ মার্চ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিট করেন। রিটে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডিজি বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের এফবিসিসিআই সভাপতি ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট আটজনকে বিবাদী করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/427.csv b/Bangla_fin_news_articles/427.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34815e196dcb86d4ea68ee60483f746a03003fd4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/427.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +427,ভোজ্যতেলে ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি এফবিসিসিআইয়ের,2022-03-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বৈশ্বিক বাজারে দাম বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে অভ্যন্তরীণ বাজারে ভোজ্যতেলের দাম নিয়ন্ত্রণে এর ওপর আরোপিত মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। সোমবার ৭ মার্চ ভোজ্যতেল পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন এফবিসিসিআই আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় ব্যবসায়ীরা এই দাবি জানান। সভায় আমদানিকারক ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান অভ্যন্তরীণ বাজারের চাহিদা মোতাবেক ভোজ্যতেল আমদানি করা হয়েছে। যে পরিমাণ পরিশোধিত ও অপরিশোধিত তেল বর্তমানে বাজারে রয়েছে তাতে রমজান পর্যন্ত ভালভাবে চলে যাবে কোনো সংকট হবে না। ... বেশি দামে বিক্রি করায় ২২৫ লিটার তেল জব্দ ৩ ব্যবসায়ীকে জরিমানা ... বেশি দামে বিক্রি করায় ২২৫ লিটার তেল জব্দ ৩ ব্যবসায়ীকে জরিমানা ...বেশি দামে বিক্রি করায় ২২৫ লিটার তেল জব্দ ৩ ব্যবসায়ীকে জরিমানা এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন ভোজ্যতেলের দাম নিয়ন্ত্রণে প্রতিবেশী দেশ ভারত তিনবার শুল্ক ও ভ্যাট সমন্বয় করেছে। যেহেতু আমরা করোনার মত একটা মহামারির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি তাই আন্তর্জাতিক বাজারের প্রেক্ষিতে দেশে ভোজ্য তেলের মূল্য সমন্বয়ের জন্য ভ্যাট প্রত্যাহার করা প্রয়োজন। আগামী তিন মাসের জন্য ভোজ্য তেলের ওপর ভ্যাট প্রত্যাহারের জোর দাবি জানাচ্ছি। তিনি আরও বলেন তেলের ঘাটতি না থাকার পরও সয়াবিন তেলের দামবৃদ্ধি অস্বাভাবিক। গুটি কয়েক অসাধু ব্যবসায়ীদের জন্য পুরো ব্যবসায়ী সমাজের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। সরকার নির্ধারিত মূল্য সবাইকে ভোজ্য তেল বিক্রি করতে হবে। সভায় ভোজ্য তেল আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা জানান মিল মালিকদের পক্ষ থেকে বাজারে সরবরাহে কোনো ঘাটতি নেই। প্রতিদিন দুই হাজার থেকে আড়াই হাজার মেট্রিক টন তেল সিটি গ্রুপের কারখানা থেকে সরবরাহ করা হচ্ছে। তিনি বাজার নিয়ন্ত্রণে কোরবানি পর্যন্ত ভোজ্য তেলের ওপর থেকে ভ্যাট প্রত্যাহারের আহ্বান জানান। ... ২ বছরের মধ্যে শেয়ারবাজারে সর্বোচ্চ ধস ... ২ বছরের মধ্যে শেয়ারবাজারে সর্বোচ্চ ধস ...২ বছরের মধ্যে শেয়ারবাজারে সর্বোচ্চ ধস টিকে গ্রুপের পরিচালক শফিউল তাছলিম জানান প্রতি লিটার সয়াবিন তেলে সরকার ২৫ থেকে ২৭ টাকার ভ্যাট পায়। বর্তমান সময়ে এই ভ্যাট প্রত্যাহার করলে মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। এফবিসিসিআই সভাপতি জসীম উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু সহসভাপতি মো. হাবীব উল্লাহ ডন মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. বশির উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/428.csv b/Bangla_fin_news_articles/428.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0333a59dcd665e86ef04e6aa7aafd9182e117e98 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/428.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +428,২ বছরের মধ্যে শেয়ারবাজারে সর্বোচ্চ ধস,2022-03-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ৭ মার্চ শেয়ারবাজারে আবারও বড় ধস নেমেছে। যা গত দুই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। সোমবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই দরপতনের তালিকায় নাম লেখাতে থাকে একের পর এক প্রতিষ্ঠান। এদিন লেনদেন হওয়া ৩৭৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম কমেছে ৩৬৪টির। বেড়েছে সাতটির আর ৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ... যে কারণে হিলি বন্দরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি ... যে কারণে হিলি বন্দরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি ...যে কারণে হিলি বন্দরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার ফলে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ১৮২ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৪৫৬ পয়েন্টে নেমে গেছে। এর আগে ২০২০ সালের ১৬ মার্চ সূচকটি ১৯৬ পয়েন্ট কমেছিল। এরপর গত দুই বছরে দেশের শেয়ারবাজারে আর এতো বড় দরপতন দেখা যায়নি। ডিএসই৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৬৪ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৩৭৪ পয়েন্টে নেমে গেছে। ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৩৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৯৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৪৫৫ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২০ কোটি ৭১ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৯৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৯টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৫৪টির এবং ২১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/429.csv b/Bangla_fin_news_articles/429.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1e84b779423a1f70eef1950f9ffd6f9ccc6bff51 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/429.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +429,যে কারণে হিলি বন্দরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি,2022-03-07,হাকিমপুর দিনাজপুর সংবাদদাতা,দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দরে চলতি অর্থবছরের ২০২১২২ গেল আট মাসে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি। এ সময় লক্ষ্যমাত্রা ২৯৬ কোটি ৪১ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হলেও আদায় হয়েছে ২৭৭ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। ফলে রাজস্ব ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। হিলি স্থলবন্দর সূত্রে জানা গেছে ২০২০২১ অর্থবছরে হিলি স্থলবন্দরে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার বাড়তি ৮৭ কোটি টাকা রাজস্ব আয় হয়েছিল। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা কিছুটা বাড়িয়ে ৪৫৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা নির্ধারণ করে দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। চলতি অর্থবছরের জুলাই মাসে হিলি স্থলবন্দর থেকে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৬ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। এর বিপরীতে আদায় হয় ৩৩ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। আগস্টে ৪৩ কোটি ৯৬ লাখ টাকার বিপরীতে আদায় হয়েছে ২৬ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। সেপ্টেম্বরে ৩৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকার লক্ষ্যমাত্রার নির্ধারণ করা হলেও আদায় হয় ৩৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা। অক্টোবরে ৩৯ কোটি ২ লাখ টাকার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে ৩৪ কোটি ৩১ লাখ টাকা। নভেম্বরে ৪০ কোটি ৩২ লাখ টাকার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে ৩২ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। ডিসেম্বরে ৩০ কোটি ২৪ লাখ টাকার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে ৩২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। জানুয়ারি মাসে ৩৪ কোটি ১২ লাখ টাকার বিপরীতে আদায় হয়েছে ৪৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। আর ফেব্রুয়ারিতে ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকার বিপরীতে আদায় হয়েছে ৩৯ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। এদিকে হিলি স্থলশুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা এসএম নুরুল আলম জানান চলতি অর্থবছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড অনেক বেশি রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দিয়েছে। এ কারণে গত আট মাসে হিলি স্থলবন্দর থেকে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। এ সময় বন্দর থেকে ২৭৭ কোটি ৪৮ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। শুধুমাত্র ফেব্রুয়ারিতে ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকার বিপরীতে ৩৯ কোটি ৩৭ লাখ টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছে। যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৪ কোটি ৯০ টাকা বেশি। তিনি আরও জানান রাজস্ব আদায় নির্ভর করে বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানিরফতানির ওপর। যখন পণ্য আমদানি বাড়ে তখন রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ বাড়ে। আবার পণ্য আমদানি কমলে রাজস্ব কমে। গত মাসে ১৪ দিন এই বন্দর দিয়ে চিপস পাথর আমদানি বন্ধ ছিল। এতে রাজস্ব আদায়ে ব্যাঘাত হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/43.csv b/Bangla_fin_news_articles/43.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b9e67809ee936b4e6fbc332d713b40559796f874 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/43.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +43,সরকারি চাকরিজীবীদের দৈনিক ভ্রমণ ও বদলিজনিত ভাতা পুনর্নির্ধারিত,2022-07-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারি চাকরিজীবীদের দৈনিক ভ্রমণ ও বদলিজনিত ভাতা কিছুটা সংশোধন করে তা পুনর্র্নির্ধারণ করা হয়েছে। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রবিধি বিভাগ থেকে এসংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। নতুন ভাতা আগামী অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে। সরকারি চাকরিজীবীরা এক জেলা থেকে অন্য জেলায় বদলি হলে কিংবা সরকারি কাজে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াত করলে নির্ধারিত হারে ভাতা পান।গ্রেড১ সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তা থেকে সর্বনিম্ন ২০তম গ্রেডের কর্মচারীরা যার যার বেতন স্কেল অনুযায়ী এসব ভাতা পান। এক জন সচিবের দৈনিক ভাতা সর্বোচ্চ ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং এক জন কর্মচারীর সর্বনিম্ন ভাতা ৩৫০ টাকা ছিল। এবার সংশোধন করে এই ২০টি গ্রেডের কর্মচারীদের চারটি শ্রেণি করা হয়েছে। আগে ১১তম থেকে ১৬তম গ্রেডের চাকরিজীবীদের ভাতা ছিল ৩৫০ টাকা। এখন তা বাড়িয়ে করা হয় ৪৯০ টাকা।এছাড়া ১৭তম থেকে ২০তম গ্রেডের ভাতা ৩০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪০০ টাকা করা হয়েছে। অর্থ বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন সরকারি চাকরিজীবীদের ভ্রমণ ভাতা ও বদলিজনিত ভাতা আগে ম্যানুয়াল বা প্রচলিত নিয়মে হিসাব করা হতো। এখন থেকে ঐসব ভাতা স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থায় হিসাব করা হবে। ফলে এ খাতে অপচয় কমবে ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত হবে।বদলিজনিত ভ্রমণের ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যসহ চার জনের ভ্রমণ ভাতা পাওয়া যাবে। শ্রেণি অনুযায়ী এ ভাতা পাওয়া যাবে ৬০০ থেকে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে সারা দেশের জন্য একই হার হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/430.csv b/Bangla_fin_news_articles/430.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..555565059f0eaa3f913a61f21e619f44cf607f35 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/430.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +430,খেলাপি ঋণ কমেছে কমেনি,2022-03-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০২১ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংক খাতে খেলাপির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৩ হাজার ২৭৪ কোটি টাকায়। যা বিতরণ করা মোট ঋণের ৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ। তিন মাসের আগে খেলাপি ঋণ ছিল মোট ঋণের ৮ দশমিক ১২ শতাংশ। সে হিসেবে আগের তিন মাসের চেয়ে ডিসেম্বর শেষে মোট ঋণের তুলনায় খেলাপি ঋণ কমেছে। অবশ্য পরিমাণগত দিক থেকে খেলাপি ঋণ বেড়েছে। আগের তিন মাসের চেয়ে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২ হাজার ১২৪ কোটি টাকা। আর বছরের ব্যবধানে বেড়েছে ১৪ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা। করোনা ভাইরাসের প্রকোপ কিছুটা কমেছে। তবে এর প্রভাব এখনো চলছে। অর্থনীতি এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। মন্দা কাটিয়ে উঠতে আরো সময় লাগবে বলেই উদ্যোক্তা ও শিল্পপতিদের অভিমত। অবশ্য সে অভিমতের সঙ্গে একমত পোষণ করে সরকার এখনো উদ্যোক্তাদের নানামুখী সুবিধা দিচ্ছেন। যদিও সেসব সুবিধা পেয়েছে হাতে গোনা কয়েক জন বা কয়েকটি শিল্পগোষ্ঠী। সরকারের দেওয়া সুবিধার পরও খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাস শেষে ব্যাংকিং খাতে মোট ঋণের পরিমাণ হয়েছে ১৩ লাখ ১ হাজার ৭৯৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১ লাখ ৩ হাজার ২৭৪ কোটি টাকা খেলাপিতে পরিণত হয়েছে। যা মোট ঋণের ৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ। করোনা শুরুর বছর ২০২০এর ডিসেম্বরে খেলাপি ঋণ ছিল ৮৮ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা। যা মোট ঋণের ৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ ছিল। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১৪ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা। তথ্য মতে মোট খেলাপির মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে রয়েছে ৪৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মোট খেলাপি ৫১ হাজার ৫২১ কোটি টাকা। বিদেশি ব্যাংকগুলোতে ২ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার খেলাপি রয়েছে। এছাড়া রাষ্ট্রের বিশেষায়িত তিন ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের মধ্যে ৩ হাজার ৯৯১ কোটি টাকা খেলাপি হয়ে পড়েছে। ২০২০ সালের গত বছরের মার্চ থেকে দেশে শুরু হয় মহামারি করোনা ভাইরাসের প্রকোপ। এই সংকটকালে ঋণখেলাপিদের আরো সুবিধা দিয়েছে সরকার গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত কিস্তি না দিলেও খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হতে হয়নি কাউকে। অর্থাৎ ২০২০ সাল জুড়েই কোনো ঋণের শ্রেণিমান পরিবর্তন করা হয়নি। কেউ কেউ স্বপ্রণোদিত হয়ে কোনো ঋণের কিস্তি বা খেলাপি ঋণ পরিশোধ করেছে। এর মানে হচ্ছে এই এক বছর কেউ কোনো ঋণের কিস্তি পরিশোধ করেনি যে ঋণ যে অবস্হায় ছিল সেই অবস্হাতে ছিল। যে খেলাপি ঋণ আদায় হয়েছে সেটা কিছু উদ্যোক্তা নিজ উদ্যোগেই দিয়েছে। পরে ২০২১ সালের মার্চ থেকে গত ডিসেম্বর পর্যন্ত আটটি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করার সুযোগ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। আর এভাবে শোধ হলে খেলাপি করা যাবে না বলেও বলা হয়। এ ছাড়ের কারণে এক জন গ্রাহকের যে পরিমাণ ঋণ পরিশোধ করার কথা তা করেননি। ফলে পরিমাণগত দিক থেকে ধারাবাহিকভাবে খেলাপি ঋণ বাড়ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/431.csv b/Bangla_fin_news_articles/431.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5448fc385afaeca24b0459cca71e7179ba9d5650 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/431.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +431,আজ থেকে বেনাপোলে চলবে আমদানিরফতানি বাণিজ্য,2022-03-07,বেনাপোল যশোর সংবাদদাতা,বেনাপোল কাস্টমস কর্তৃক নানা রকম হয়রানি দুটি সিএন্ডএফ এজেন্টের লাইসেন্স বাতিল ও হয়রানি মূলক মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে শনিবার সকাল থেকে বেনাপোল বন্দর ব্যবহারকারীদের ডাকা অনির্দিস্টকালের ধর্মঘট প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বন্দর ব্যবহারকারী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। আজ সোমবার ৭ মার্চ সকাল থেকে চলবে দুদেশের মধ্যে আমদানিরফতানি বাণিজ্য। রবিবার রাতে অনির্দিস্টকালের ধর্মঘট প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান জানান গত ২ মার্চ ভারত থেকে বন্ড লাইসেন্স শুল্ক মুক্ত এর মাধ্যমে আমদানিকৃত ডেনিম ফেব্রিক্স এর ট্রাকে প্রায় অর্ধকোটি টাকার অবৈধ পন্য আটক করে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এ ঘঁটনার সাথে ভারতীয় ড্রাইভারের সরাসরি সহযোগিতা থাকলেও ড্রাইভার ও গাড়ী আটক না করে সিএন্ডএফ প্রতিনিধির নামে মামলা ও দুাট সিএন্ডএফ লাইছেন্স সাময়িক বাতিল করেছেন। প্রকৃত অপরাধীদের সনাক্ত না করে সিঅ্যান্ডএফ স্টাফের নামে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিলেও কাস্টমস কতৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক শেষে সব সমস্যার সমাধান করবেন কাস্টম কর্তৃপক্ষ এমন প্রত্যাশায় তারা ধর্মঘট পপ্রত্যাহার করে নিয়েছেন। বেনাপোল কাস্টম হাউসের কমিশনার আজিজুর রহমান ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/432.csv b/Bangla_fin_news_articles/432.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a5cc3b332f43a9b3293c0fc908aca0c15a47a4a3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/432.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +432,নিয়ন্ত্রণহীন তেলের বাজার উধাও খোলা সয়াবিন,2022-03-07,মুন্না রায়হান,নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়েছে ভোজ্যতেলের বাজার। অসাধু সিন্ডিকেট কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে ইচ্ছেমতো দাম বাড়াচ্ছে সয়াবিন ও পাম অয়েলের। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার কোনো কোনো বাজার থেকে রীতিমতো উধাও হয়ে গেছে খোলা সয়াবিন। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি যথারীতি গতকালও তাদের বাজারদরের প্রতিবেদনে রাজধানীর বাজারে খোলা সয়াবিন না পাওয়ার বিষয়টি জানিয়েছে। এ নিয়ে পরপর টানা তিন দিন টিসিবি তাদের প্রতিবেদনে বিষয়টি তুলে ধরল। এছাড়া যে বোতলজাত সয়াবিন পাওয়া যাচ্ছে তাও সরকারনির্ধারিত দরের চেয়ে অনেক বেশি। এ অবস্থায় রীতিমতো অসহায় হয়ে পড়েছেন ভোক্তারা। তাদের পিঠ দেওয়ালে ঠেকে গেছে। সয়াবিন তেলের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে মনিটরিং সেল গঠন ও নীতিমালা তৈরি করার নির্দেশনা চেয়ে গতকাল রবিবার হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়েছে। এতে বাণিজ্যসচিব ভোক্তা অধিকার কতৃর্পক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের দ্বৈত বেঞ্চে এই রিটের ওপর শুনানি হবে। সুপ্রিম কোর্টের তিন আইনজীবী এই রিট দায়ের করেন। ব্যবসায়ীরা বলেছেন আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিনিয়ত সয়াবিন পাম অয়েলের দাম বাড়ছে তাই তাদের দাম না বাড়িয়ে উপায় নেই। গত ২৭ ফেব্রয়ারি ভোজ্য তেল বিপণনকারী কোম্পানিগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারারস অ্যাসোসিয়েশন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়ে সয়াবিন তেলের দাম লিটারে আরো ১২ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করে। এ প্রসঙ্গে মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির নেতা গোলাম মাওলা জানিয়েছেন বাজারে চাহিদার তুলনায় তেলের সরবরাহ কম। ফলে একধরনের অস্থিরতা কাজ করছে। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভোজ্য তেল বিপণনকারী একটি কোম্পানির পরিচালক ইত্তেফাককে বলেছেন বিশ্ববাজারে সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম বেড়েছে। তাই বিশ্ববাজারের দামের সঙ্গে মিলিয়ে দেশে যদি যৌক্তিক দাম নির্ধারণ করা না হয় তাহলে সরবরাহে ঘাটতি তৈরি হতে পারে। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি সম্প্রতি সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন দেশে চাহিদার তুলনায় যথেষ্ট পরিমাণে সয়াবিন ও পাম অয়েল মজুত আছে। তাই সংকট হওয়ার কোনো কারণ নেই। কেউ বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ারের নেতৃত্বে এই অভিযানে অংশ নেন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল জব্বার মন্ডল ফাহমিনা আক্তার ও মাগফুর রহমান। এ প্রসঙ্গে মো. আব্দুল জব্বার মন্ডল ইত্তেফাককে বলেন সরকারনির্ধারিত মূল্যের চেয়ে অতিরিক্ত দামে সয়াবিন পাম অয়েল বিক্রি ও মূল্যতালিকা প্রদর্শন না করায় তাদের জরিমানা করা হয়েছে। রাজশাহীতে সয়াবিনের কৃত্রিম সংকট রাজশাহী থেকে স্টাফ রিপোর্টার জানিয়েছেন জেলায় বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট দেখা দিয়েছে। গ্রাহক ও খুচরা ব্যবসায়ীদের অভিযোগ কৃত্রিমভাবে এই সংকট তৈরি করা হয়েছে। চট্টগ্রামে চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা চট্টগ্রাম অফিস জানিয়েছে গতকাল নগরীর চাক্তাই ও জিইসির মোড়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর অভিযান চালিয়ে হাজি ইমাম শরীফ অ্যান্ড ব্রাদার্স ও মেসার্স কাশেম অ্যান্ড ব্রাদার্সকে তেল বেচাকেনার ভাউচার সংরক্ষণ না করা ও মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করায় এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। কুমিল্লায়ও অভিযান কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান বেশি দামে তেল বিক্রির অভিযোগে রূপচাদা কোম্পানির ডিলার মেসার্স চিন্তা হরণ সাহাসহ চার দোকানিকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/433.csv b/Bangla_fin_news_articles/433.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f2353bbe6fd04d465795792bc307974b293e1735 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/433.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +433,খুলনায় আট মাসে এলপিজির দাম বেড়েছে ৫০০ টাকা,2022-03-06,খুলনা অফিস,গত আট মাসে খুলনায় প্রতি সিলিন্ডার এলপি গ্যাসের দাম বেড়েছে ৫০০ টাকা। বর্তমানে ১২ কেজির বোতল ১ হাজার ৩৯১ টাকায় বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের যখন ঊর্ধ্বগতি ঠিক তখনই গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধিতে বিপাকে পড়েছেন মধ্য ও নিম্ন আয়ের মানুষ। গত বছরের জুন মাসে ১২ কেজি গ্যাসের সিলিন্ডার বিক্রি করা হয় ৮৯১ টাকায়। আট মাসের মাথায় এসে তার দর নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৩৯১ টাকা। মূল্যবৃদ্ধির আগাম খবর জেনে অনেক ব্যবসায়ী আগেই গ্যাসভর্তি সিলিন্ডার স্টক করে রেখেছেন বলে জানা গেছে। খুলনা এলপিজি দোকানমালিক সমিতির সভাপতি শেখ মো. তোবারেক হোসেন তপু বলেন গ্যাসের দাম একলাফে ১৫১ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। গত কয়েক দিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানির মার্কেটিং অফিসাররা মূল্যবৃদ্ধির আগাম খবর দিয়েছেন। তিনি আরো বলেন পদ্মা মেঘনা ও যমুনা সরকারি গ্যাস। সরবরাহ অপ্রতুলতার কারণে এসব গ্যাসের সিলিন্ডার বর্তমানে বাজারে নেই। এ সুযোগে বাজার দখল করেছে বেসরকারি কোম্পানি। নগরীর পশ্চিম বানিয়াখামার এলাকার গ্যাস বিক্রেতা রুহুল আমিন বলেন গ্যাসের দাম এমনিতেই বাড়তি ছিল। বিশ্ববাজারে তেল ও ডলারের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। তাছাড়া গ্যাস উত্পাদনের প্রধান ক্রুড তেলের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। এজন্য গ্যাসের দামও বেড়েছে। গত তিন মাসে চারবার গ্যাসের দাম বেড়েছে। জানুয়ারিতে বেড়েছে ২০ টাকা। ফেব্রয়ারিতে এসে বেড়েছে ৫০ টাকা আর মার্চ মাসে একলাফে বেড়েছে ১৫১ টাকা। নগরীর মডার্ন মোড়ের আনাম স্টোরে গ্যাস কিনতে এসেছিলেন বাইতিপাড়া এলাকার বাসিন্দা মো. বাবু। তিনি বলেন গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির ঘোষণার আগেই দোকানমালিকরা এর মূল্য বৃদ্ধি করেছে। ভোজ্য তেলের পর গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি আমাদের মতো মধ্য আয়ের মানুষকে ভাবিয়ে তুলছে। দিন দিন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। এ অবস্হায় সংসার চালানো কষ্ট হয়ে পড়ছে। খুলনা এলপি গ্যাস ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন বিশ্ববাজারের অজুহাতে কিছু অসাধু কোম্পানি সিন্ডিকেটের মাধ্যমে গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি করেছে। এক মাসের ব্যবধানে তিনবার এলপি গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে। এতে করে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের গ্যাস ক্রয় করা দুঃসাধ্য হয়ে উঠবে। অনতিবিলম্বে এলপি গ্যাসের দাম কমানোর আহ্বান জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/434.csv b/Bangla_fin_news_articles/434.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1f6441a8946f67fa448a1ad618381445b66a0907 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/434.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +434,ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা সেন্ট্রাল ও ইস্ট জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন অনুষ্ঠিত,2022-03-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডএর ঢাকা সেন্ট্রাল জোন ও ঢাকা ইস্ট জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন এবং মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিষয়ক কর্মশালা ৩ মার্চ ২০২২ রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশএ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ওমর ফারুক খান সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। আরও বক্তব্য দেন ব্যাংকের ক্যামেলকো তাহের আহমেদ চৌধুরী সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাহমুদুর রহমান ও মো. মাকসুদুর রহমান এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এএসএম রেজাউল করিম মো. আমিনুর রহমান ও মো. শামসুদ্দোহা। সম্মেলনে দুই জোনের অধীন শাখাসমূহের প্রধান ও এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের স্বত্বাধিকারীগণ অংশগ্রহণ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/435.csv b/Bangla_fin_news_articles/435.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1aae3391773c694f6ffb91642165d0d2423a6987 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/435.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +435,আসছে কম বাড়ছে দাম,2022-03-05,হাকিমপুর দিনাজপুর সংবাদদাতা,দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দরে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। ভারত থেকে আমদানি কম হওয়ায় দাম বাড়ছে। ফলে মানভেদে পাইকারিতে কেজি প্রতি ১০১২ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে। এ কারণে খুচরা বাজারে বেড়েছে ১৪১৫ টাকা। হিলি স্থলবন্দরের মোকাম ঘুরে দেখা গেছে ভারতের নাসিক জাতের পেঁয়াজ পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৪৪৪৬ টাকা দরে। যা গত দুইদিন আগেও বিক্রি হয়েছে ৩৫৩৬ টাকা কেজি দরে। আর ইন্দোর জাতের পেঁয়াজ ৩০৩২ টাকায় বিক্রি হলেও এখন ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এদিকে দেশি পেঁয়াজ কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ৫৮৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। হিলি বাজারের খুচরা বিক্রেতা মঈনুল শেখ ও ফেরদৌস হোসেন জানান গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার আমদানি করা পেঁয়াজ ৩৮৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও আজ সেই পেঁয়াজ বিক্রি করছি ৫০ টাকা দরে। এদিকে দেশি পেঁয়াজও কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৫৮৬০ টাকায়। ... ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু দ্বিগুণ ... ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু দ্বিগুণ ...২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু দ্বিগুণ পানামা হিলি পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন মল্লিক জানান গত বৃহস্পতিবার ৩ মার্চ ভারত থেকে ২১ ট্রাকে ৫৭১ মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রয়েছে। গত সপ্তাহে ২৫৩০ ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হলেও বর্তমানে তা কমে ১৮২০ ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে। সেই তুলনায় পেঁয়াজের আমদানি কমেছে। এদিকে বন্দরের আমদানিরপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ জানান ভারত থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি কিছুটা কমে গেছে। এছাড়া ভারতে বেশি দামে পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে। এ কারণে দাম বেড়েছে। তবে আমদানি বাড়লে দাম কমে আসবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/436.csv b/Bangla_fin_news_articles/436.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e0c25988db6ae3c433bb16508b64ccbf83757b2b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/436.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +436,ফের বেড়েছে ডিমের দাম,2022-03-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীর বাজার ও অনলাইন শপগুলোতে আরেক দফা বেড়েছে ডিমের দাম। খুচরা বাজারে প্রতি পিস ফার্মের মুরগির ডিম ১০ টাকা হালি ৪০ টাকা আর ডজন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। আজ শনিবার ৫ মার্চ সকালে রাজধানীর মালিবাগ বাজারের ডিম বিক্রেতা ফরিদ উদ্দিন বলেন দাম আরও বাড়বে পাইকাররা এরইমধ্যে সেটা জানিয়েছে। ক্রেতারা বলছেন মাছমাংসের পর এবার ডিমও চলে যাচ্ছে নিম্নবিত্তের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। কারণ হিসেবে তারা বলছেন ঢাকা শহরে প্রতিটি ডিম ৭ থেকে সর্বোচ্চ ৮ টাকা দামে খেয়ে অভ্যস্ত সাধারণ মানুষ। যে ডিম কয়েক মাস আগেও হালি মিলতো ২৮ থেকে ৩২ টাকায় সেটাই হালিতে বেড়েছে ১০১২ টাকা। রাজধানীর ভাষাণটেক এলাকার বিক্রেতা আনোয়ার মিয়া ডিমের দাম কেন বাড়ছে সেটি বলতে পারেননি। তবে তিনি বলেন পাইকারিতে আমাদের কেনা পড়ে বেশি তাই খুচরাতেও বেশি দামে বিক্রি করছি। বাজার ঘুরে দেখা গেছে এক ডজন হাঁসের ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়। অর্থাৎ একটি হাঁসের ডিম কিনতে ক্রেতাকে খরচ করতে হচ্ছে ১৫ থেকে ১৭ টাকা। ব্যবসায়ীরা বলছেন দীর্ঘদিন উৎপাদন খরচের তুলনায় বাজারে ডিমের দাম কম থাকায় অনেক খামার বন্ধ হয়ে গেছে। সে কারণে এখন চাহিদার তুলনায় ডিমের উৎপাদন অনেক কম। সরবরাহ সংকটের কারণে দাম বাড়ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/437.csv b/Bangla_fin_news_articles/437.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d0d8a85f2c28322fea0346c13af5e206d949a2b4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/437.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +437,দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স গত মাসে,2022-03-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স এসেছে গত মাসে ফেব্রুয়ারিতে। এ মাসে ১৪৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। যা টাকার হিসাবে ১ ডলার ৮৬ টাকা ধরে ১২ হাজার ৮৬৫ কোটি টাকা। জানুয়ারিতে ১৭০ কোটি ৪৩ লাখ ডলার বা ১৪ হাজার ৬০০ কোটি টাকা রেমিট্যান্স এসেছিল। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।করোনা ভাইরাসের কারণে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ভাটা গেছে। এই মহামারির মধ্যেও প্রবাসী বাংলাদেশিরা রেমিট্যান্স পাঠানো অব্যাহত রেখেছিলেন। এতে প্রথম দিকে প্রতিমাসেই বেড়েছে রেমিট্যান্সের পরিমাণ। তবে গত বছর এপ্রিল মাসের পর থেকে ধারাবাহিকভাবে রেমিট্যান্স কমতে থাকে। গত ডিসেম্বরে এসে সেটার অবসান হয়। কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে পরিমাণ কমে যায়। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রবাসীরা ১৪৫ কোটি ২২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৭৮ কোটি ৫৯ লাখ ডলার বা ১৫ হাজার ১৭২ কোটি ৫০ লাখ টাকা ১ ডলার সমান ৮৫ টাকা ধরে। আর ২০২২ সালের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে ১৭০ কোটি ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা বা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। বিপরীতে গত বছর জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৬ কোটি ডলারের বা ১৬ হাজার ৮৫৬ কোটি টাকা। সে হিসাবে গত বছরের জানুয়ারির তুলনায় চলতি বছরের জানুয়ারিতে প্রবাসী আয় কমেছে ২ হাজার ২৩৬ কোটি টাকা।খাত সংশ্লিষ্টরা বলছে দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ জানুয়ারির চেয়ে কিছুটা কমেছে পেছনে কিছু কারণ রয়েছে। যেসব প্রবাসী দেশে আটকা পড়েছিলেন তারা এখন সেসব দেশে কাজের উদ্দেশ্যে ফিরে যাচ্ছেন। তারা পুরোদমে কাজে ফিরলে রেমিট্যান্স বাড়বে। তাছাড়া নতুন করে অনেক দেশ কর্মী নিয়োগ শুরু করেছে। আবার নতুন বছরের প্রথম দিন থেকে সরকার রেমিট্যান্সপ্রবাহে নগদ প্রণোদনা ২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২ দশমিক ৫০ শতাংশ করেছে। এসব কারণে সামনের দিনগুলোতে রেমিট্যান্স বাড়বে।২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে জুলাইডিসেম্বর দেশে রেমিট্যান্স আসে ১ হাজার ২৩ কোটি ৯০ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৮৭ হাজার ২১ কোটি ৩০ লাখ টাকা। যা তার আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭৯ কোটি ৮২ লাখ ডলার কম। আগের অর্থবছরের ২০২০২১ প্রথম ছয় মাসে দেশে রেমিট্যান্স আসে ১ হাজার ২৯৪ কোটি ২০ লাখ ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/438.csv b/Bangla_fin_news_articles/438.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..18c650ff0eecb80dae7b40ba47e6def91685a3f8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/438.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +438,করোনা বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে দুর্বলতা বাড়িয়েছে,2022-03-05,আলাউদ্দিন চৌধুরী,করোনা মহামারি দেশের ব্যাংকিং খাতে বিদ্যমান দুর্বলতাকে আরো বাড়িয়েছে। এর ফলে মধ্যমেয়াদে প্রবৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হতে পারে বলে উল্লেখ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ। বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ বাড়াতে বেঁধে দেওয়া সুদ হার পর্যায়ক্রমে তুলে দেওয়ার সুপারিশ করেছে সংস্থাটি। আর্থিক নীতিকাঠামো আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে মুদ্রা মানও নমনীয় করারও সুপারিশ করা হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি পর্যবেক্ষণ করে এমন সুপারিশ করেছে আইএমএফ। গত ডিসেম্বরে বাংলাদেশ সফরের পর আইএমএফ প্রতিনিধি দল আর্টিকেলফোর এর অধীনে এই পর্যবেক্ষণ তৈরি করেছে। বোর্ড সভায় পর্যালোচনার পর গতকাল এই প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পর্যাপ্ত রয়েছে উল্লেখ করে সংস্থাটি রিজার্ভ সংরক্ষণের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছে। বিশেষ করে অআর্থিক উদ্দেশে রিভার্জ ব্যবহারের বিষয়ে সতর্ক করা হযেছে। ব্যাংকিং সেক্টরে তদারকি ও নিয়ন্ত্রণ আরো শক্তিশালী করার গুরুত্ব দিয়ে সংস্থাটি উল্লেখ করেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ কমাতে আইনি সংস্কার করতে হবে। বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ আকর্ষণে পুঁজিবাজার শক্তিশালী করা এবং সুশাসনের উন্নতি করতে হবে। আইএমএফের এশিয়া প্যাসিফিক বিভাগের জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ রাহুল আনন্দের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল গত ডিসেম্বরে বাংলাদেশ সফর করেন। দুই সপ্তাহের ঐ সফরে তারা বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর অর্থ সচিব এনবিআরের চেয়ারম্যানসহ সরকারিবেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে প্রসংশা করা হয়েছে। পাশাপাশি বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ তুলে ধরা হয়েছে। বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিরূপ প্রভাব করোনার অনিশ্চিত গতিপথ ভ্যাকসিন কার্যক্রমে ধীরগতির বিষয়ে তুলে ধরা হয়। বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রসংশা করে বলা হয়েছে স্বাধীনতা লাভ করার পর ৫০ বছরে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। প্রবৃদ্ধি অর্জনের ধারাবাহিকতায় দারিদ্র্য হারও কমে এসেছে। সেইসঙ্গে শিক্ষা ও স্বাস্হ্য খাতে সাধারণ মানুষের সুযোগ বেড়েছে। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে স্বল্পন্নোত দেশের তালিকা এলডিসি থেকে উত্তোরণের সুপারিশ অর্জন করেছে। সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতির মাধ্যমে মূল্যস্ফীতির হার স্হিতিশীল রয়েছে জিডিপির তুলনায় বৈদেশিক ঋণ নিম্ন পর্যায়ে রয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও ভালো অবস্হায় রয়েছে। প্রবৃদ্ধির সুফল পেতে নীতি কাঠামোগুলো রপ্তানি বৃদ্ধি বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ উত্পাদনশীলতা বৃদ্ধি মানবসম্পদে বিনিয়োগ এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে ব্যবহার করতে হবে। করোনার প্রভাব কাটিয়ে উঠেতে খুব দ্রুত প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। প্রায় ১ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা ঘোষণা করা হয় যা জিডিপির প্রায় ৬ শতাংশ। করোনার প্রভাব সত্ত্বেও উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। রপ্তানি বৃদ্ধি রেমিট্যান্স আহরণ রপ্তানি খাতে প্রণোদনা দেওয়ায় ২০২০২১ অর্থবছরে দেশের প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশের উপরে হয়েছে। আইএমএফ এর পূর্বাভাস অনুযায়ী চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের শেষ নাগাদ বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। মূলত রপ্তানি আয়ে গতি প্রণোদনা প্যাকেজের বাস্তবায়ন আর্থিক ও রাজস্ব নীতির বাস্তবায়নের মাধ্যমে এই প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে বলে ধারণা করা হয়েছে। সংস্থাটির হিসাবে এ বছর মূল্যস্ফীতির হার গড়ে ৫ দশমিক ৯ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধি দেশের বাজারেও চাপ থাকবে। করোনায় সরকারি খরচ বেড়ে যাওয়ায় এ বছর বাজেট ঘাটতি জিডিপির হিসাবে ৬ দশমিক ১ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। কোভিড১৯ সংশ্লিষ্ট খাতে ব্যয়ের হিসাব নিয়ে সরকারি অডিটের প্রশংসা করেছে আইএমএফ। সেইসঙ্গে বিলম্ব না করে এই অডিট প্রতিবেদন প্রকাশ করার আহ্বান জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/439.csv b/Bangla_fin_news_articles/439.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4d4af83247b08cc1dde253a100f1c1399cbec4a4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/439.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +439,আজ টাকা দিবস,2022-03-04,রেজাউল হক কৌশিক,টাকা আছে তাই বলে তুমি রাজা। টাকা নেই তাই হলেম আমি প্রজা। টাকা নিয়ে বাংলা ভাষায় রচিত হয়েছে এমন অনেক কবিতাগান। জীবনে প্রয়োজন টাকার। অনেক ক্ষেত্রে কার কত টাকা আছে সেই বিবেচনায় সম্মানও দেন আমাদের সমাজের মানুষ। অন্যদিকে টাকা বা অর্থই অনেক ক্ষেত্রে অনর্থের মূল হয়। যে যেভাবেই দেখুক আমাদের জীবনে টাকা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এই টাকা বা নিজস্ব নোট একটি স্বাধীন দেশের সার্বভৌমের প্রতীক। যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্য স্বাধীন দেশে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে কাগজি টাকার প্রচলন শুরুর মাধ্যমে বিজয় মুকুটের উজ্জ্বল পালকটি যুক্ত হয় ১৯৭২ সালের ৪ মার্চ। প্রথম কাগজি টাকা প্রচলনের ঐতিহাসিক দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে দ্বিতীয়বারের মতো এ বছর টাকা দিবস পালন করা হবে। দেশের প্রথম ও একমাত্র ব্যাংক নোট ও মুদ্রাবিষয়ক তথ্য এবং গবেষণাধর্মী পত্রিকা কালেক্টার এ উদ্যোগ নিয়েছে। এ বিষয়ে কালেক্টার পত্রিকার ব্যবস্হাপনা সম্পাদক ও মুদ্রা সংগ্রাহক প্রকৌশলী এস এম আকিবুর রহমান দৈনিক ইত্তেফাককে বলেন ১৯৭২ সালের ৪ মার্চ স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম নিজস্ব নোট বা মুদ্রার প্রচলন শুরু হয়। ইতিমধ্যে ৫০তম বছর পার হয়েছে। আজ ৫১ পছরে পদার্পণ হচ্ছে। দিনটি স্মরণীয় রাখা ও টাকার ব্যবহারে সচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে উদযাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন ৫০ বছর হলো নিজস্ব টাকার প্রচলন চালু হয়েছে কিন্তু দিবসটি আলাদাভাবে পালন করা হয়নি। বিষয়টিকে কেউ সামনেও আনেনি। তাই প্রথমবারের মতো কালেক্টার পত্রিকার উদ্যোগে দিবসটি উদযাপন করা হবে। এজন্য দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। জাতীয়ভাবে দিনটি পালন করার বিষয়ে তিনি বলেন শিগগিরই এ বিষয়ে সরকারিভাবে পালন ও স্বীকৃতির জন্য কাজ শুরু করা হবে। অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকেরও প্রাথমিক সম্মতি আছে বলে উল্লেখ করেন আকিবুর রহমান। তিনি বলেন কোনো কাজের স্বীকৃতির জন্য কাউকে না কাউকে সামনে এগিয়ে আসতে হয়। এর আগে দিবস বিষয়ে অভিজ্ঞতা আছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। এদিকে কালেক্টারের পক্ষ থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে ৪ মার্চকে স্মরণীয় করে রাখতে টাকা দিবস পালন করা হবে। বিশেষ দিনটি উপলক্ষে কালেক্টার পরিবার রাজধানীর ফার্মগেটে ৬৮ কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউতে আজ শুক্রবার ও আগামীকাল শনিবার দুই দিনের বর্ণাঢ্য সংগ্রাহক মহাসমাবেশের আয়োজন করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/44.csv b/Bangla_fin_news_articles/44.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..df5f9dd078b703f130785f1f34d1e6f307050a08 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/44.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +44,বৈদেশিক হিসাবে সুদের হার নির্ধারণের শর্ত শিথিল,2022-07-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অনিবাসী বৈদেশিক মুদ্রা হিসাবে জমার ওপর সুদের হার নির্ধারণের জন্য ব্যাংকগুলোকে ক্ষমতা দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এ লক্ষ্যে এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে বলা হয় ইউরোকারেন্সি ডিপোজিট সুদের হার উল্লেখ না করেই অনুমোদিত ডিলার এডি ব্যাংক অনিবাসী বৈদেশিক মুদ্রা জমা হিসেবে সুদের হার নিজেরাই নির্ধারণ করতে পারবে। বিদ্যমান ব্যবস্থা অনুযায়ী এডি ব্যাংক অনিবাসী বাংলাদেশি ও বাংলাদেশের বংশোদ্ভূত ব্যক্তির নামে অনিবাসী বৈদেশিক মুদ্রা জমা হিসেব খুলতে পারে। আলোচ্য জমার বিপরীতে ইউরোকারেন্সি ডিপোজিট সুদের হার প্রযোজ্য ছিল। নতুন নির্দেশনা বিদেশি নাগরিক বিদেশে নিবন্ধিত কোম্পানি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী বিশেষায়িত অঞ্চলে কার্যরত শতভাগ বিদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রযোজ্য হবে বলে সাকুর্লারে উল্লেখ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্টদের মতে এর ফলে অনিবাসী বাংলাদেশিদের কাছ থেকে বৈদেশিক মুদ্রায় ডিপোজিট বাড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/440.csv b/Bangla_fin_news_articles/440.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..13118e34fdc905ce3ffcafab1782f822935e0784 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/440.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +440,স্বর্ণের দাম ভরিতে ৩ হাজার ২৬৫ টাকা বাড়লো,2022-03-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এবার এক ধাক্কায় স্বর্ণের দাম ভরিতে ৩ হাজার ২৬৫ টাকা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। সংগঠনটি বলছে বিশ্ববাজারে দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের বাজারেও স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকেই নতুন দাম কার্যকর হয়েছে বলে সংগঠন সূত্রে জানা গেছে। এতে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের অলংকার কিনতে গুণতে হবে ৭৮ হাজার ২৬৫ টাকা। দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে কোনো ধরনের পরিবর্তন হলে আগে বাজুসের পক্ষ থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হতো। যা সংবাদপত্রের মাধ্যমে সাধারণ গ্রাহক জানতে পারত। এখন থেকে আর প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস। এতে স্বর্ণের দাম আর আগের মতো প্রচারও হবে না। এতে সাধারণ ক্রেতারা দাম না জানায় বাজারে গিয়ে বিপাকে পড়তে পারেন বলে আশঙ্কা করছেন অনেকে। তাই বাজুসের এ সিদ্ধান্তকে নিন্দা জানিয়েছেন তারা। বাজুস সূত্রে জানা গেছে নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ২১৬ টাকা থেকে ৩ হাজার ২৬৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। তবে রুপার দামে কোনো পরিবর্তন আসেনি। বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণসংক্রান্ত স্থায়ী কমিটি গত ১ মার্চ বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। নতুন মূল্য অনুযায়ী সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ২৬৫ টাকা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৭৮ হাজার ২৬৫ টাকা। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ৯১ টাকা বাড়িয়ে ৭৪ হাজার ৭৬৬ টাকা করা হয়েছে। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ২ হাজার ৩৩৩ টাকা বাড়িয়ে ৬৪ হাজার ১৫২ টাকা করা হয়েছে। সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ২১৬ টাকা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৫৩ হাজার ৪২১ টাকা। ... গায়ের দাম মুছে যেভাবে বিক্রি করা হচ্ছিল সয়াবিন তেল ... গায়ের দাম মুছে যেভাবে বিক্রি করা হচ্ছিল সয়াবিন তেল ...গায়ের দাম মুছে যেভাবে বিক্রি করা হচ্ছিল সয়াবিন তেল এর আগে গত ৯ ফেব্রুয়ারি ঘোষণা দিয়ে স্বর্ণের দাম বাড়ায় বাজুস যা কার্যকর হয় ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে। ঐ সময় সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৮৬৭ টাকা বাড়িয়ে ৭৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণ ১ হাজার ৬৯১ টাকা বাড়িয়ে ৭১ হাজার ৬৭৫ টাকা করা হয়। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণ ৮১৪ টাকা বাড়িয়ে করা হয় ৬১ হাজার ৮১৯ টাকা। সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ২৯১ টাকা বাড়িয়ে করা হয় ৫১ হাজার ২০৫ টাকা। স্বর্ণের দাম বাড়লেও রুপার আগের নির্ধারিত দামই বহাল রয়েছে। ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৫১৬ টাকা। ২১ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৪৩৫ টাকা ১৮ ক্যারেটের ১ হাজার ২২৫ এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ৯৩৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এদিকে রাশিয়া ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করার পর বিশ্ববাজারে বিভিন্ন পণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। এরই মধ্যে জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দামে উঠে এসেছে। জ্বালানি তেলের মতো বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামেও অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। এরই মধ্যে এই দামি ধাতুর দাম বেড়ে ১৩ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ দামে উঠে এসেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/441.csv b/Bangla_fin_news_articles/441.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2eeda675ea83f39342b83a1d232c23fb4492b354 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/441.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +441,বাড়লো এলপিজি গ্যাসের দাম,2022-03-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চলতি বছরে দ্বিতীয়বারের মতো বাড়ানো হলো এলপিজিগ্যাসের দাম। গত মাসের চেয়ে ১৫১ টাকা বাড়িয়ে চলতি মার্চ মাসের জন্য ১২ কেজির এক সিলিন্ডার গ্যাসের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৩৯১ টাকা।দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে ইউক্রেন সংকটকে দায়ী করছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। তবে এই ইউক্রেনরাশিয়া যুদ্ধাবস্থায় দাম বাড়লেও চাহিদা মেটাতে কোনো সমস্যা হবে না বলেও আশ্বস্ত করেছে সংস্থাটি। ফেব্রুয়ারিতে গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছিল ৬২ টাকা। আজ বৃহস্পতিবার ৩ মার্চ দুপুরে দাম নিয়ে এ তথ্য জানায় বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। এর আগে গত বছর ডিসেম্বরে বেসরকারি খাতে ১২ কেজি প্রতি সিলিন্ডারের দাম ৮৫ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তখন প্রতিটি সিলিন্ডারের দাম ছিল ১ হাজার ২২৮ টাকা।গত বছর নভেম্বরে এলপিজি গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছিল। তখন প্রতি কেজি এলপিজির দাম ১০৪ দশমিক ৯২ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০৯ দশমিক ৪২ টাকা করা হয়। ফলস্বরূপ ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম বেড়ে ১ হাজার ৩১৩ টাকায় পৌঁছায়।অবশ্য তার আগে অক্টোবর মাসেই এ গ্যাসের দাম প্রতি কেজি ৮৬ দশমিক ৭ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০৪ দশমিক ৯২ টাকা করা হয়েছিল। সে হিসেবে ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম অক্টোবর মাসে ছিল এক হাজার ২৫৯ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/442.csv b/Bangla_fin_news_articles/442.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4bdfd50d750d8caef87d542c9cc7d94cc3ae2711 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/442.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +442,বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম ১১০ ডলার ছাড়াল,2022-03-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম ১১০ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। ফলে আট বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে অপরিশোধিত তেলের দাম। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সংবাদ অনুযায়ী গতকাল বুধবার ২ মার্চ ব্রেন্ট অপরিশোধিত তেলের দর ব্যারেলপ্রতি ১১১ ডলার ৩৭ সেন্টে উঠেছে। ২০১৪ সালের পর এত উচ্চতায় তেলের দাম আর ওঠেনি। ইউক্রেনরাশিয়া যুদ্ধের প্রভাবে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে তেলের দাম। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান শুরুর পর এক লাফে বেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম ১০০ ডলার ছাড়িয়ে যায়। এরপর দুতিন দিন খানিকটা কমে এলেও ফের বেড়ে যায়। সৌদি আরবের পর সবচেয়ে বেশি জ্বালানি তেল রপ্তানি করে রাশিয়া। বিশ্বে প্রতি ১০ ব্যারেল তেলের এক ব্যারেলের জোগান আসে রাশিয়া থেকে। সেই সঙ্গে বিশ্বে সবচেয়ে বেশি প্রাকৃতিক গ্যাস রাশিয়া উত্তোলন করে থাকে। ইউরোপের প্রায় ৪০ শতাংশ গ্যাসের জোগান আসে রাশিয়া থেকে। তেল উত্তোলনকারী দেশগুলোর ওপেক জোট উৎপাদন বাড়িয়ে সংকট কাটানোর চেষ্টা করছে তবে চাহিদার তুলনায় পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় জ্বালানি তেলের দাম কমছে না। করোনার ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে থাকায় ২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম স্বাভাবিক হতে শুরু করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/443.csv b/Bangla_fin_news_articles/443.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3358fbbf30e32172bc2d32e8ed37b1f0f99f03a7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/443.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +443,সাইফ ইউনাইটেড শিপিংয়ের সঙ্গে শাফিন ফিডার কোম্পানির চুক্তি,2022-03-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সাইফ ইউনাইটেড শিপিং অ্যান্ড ট্রেডিং লিমিটেডের সঙ্গে শাফিন ফিডার কোম্পানির চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। মঙ্গলবার ডিএসইর মাধ্যমে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের এই তথ্য জানিয়েছে। কোম্পানি জানায় সাইফ ইউনাইটেড শিপিং অ্যান্ড ট্রেডিং সাইফ পাওয়ারটেকের ১০০ ভাগ সহযোগী কোম্পানি। আর সাইফ পাওয়ারটেক কোম্পানি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি। এই চুক্তির ফলে প্রতি বছর কার্গো মালবাহী প্রতি জাহাজ ১৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিক্রি হবে। যা বাংলাদেশি টাকায় ১৫৪ কোটি টাকা। আর বছরে কোম্পানিটির নেট মুনাফা হবে ১.৮০ মার্কিন ডলার বা ১৫.৪৮ কোটি টাকা। আগামী ১৫ বছরের জন্য কোম্পানিটির কার্গো মালাবাহী জাহাজে এই আয় হবে। চুক্তি অনুযায়ী শাফিন ফিডারের ৫৫ হাজার সি বাল্ক বহনকারী জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে ড্রাই বাল্ক কার্গো দেশে এবং বিদেশে বহনের জন্য ১৫ বছর মেয়াদী চুক্তি করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/444.csv b/Bangla_fin_news_articles/444.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..910924df0c68c3dedaf03bf3801088c16a7312d8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/444.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +444,যে কারণে ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স কমেছে,2022-03-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ফেব্রুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৪৯ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার। জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৭০ কোটি ৪৩ লাখ ডলার। অর্থাৎ আগের মাসের চেয়ে এ মাসে প্রায় ২১ কোটি ডলার কম রেমিট্যান্স এসেছে । কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালানাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসের মধ্যে রেমিট্যান্স এসেছে জুলাইয়ে ১৮৭ কোটি ১৪ লাখ ডলার আগস্টে ১৮১ কোটি সেপ্টেম্বর মাসে ১৭২ কোটি ৬৭ লাখ অক্টোবরে ১৬৪ কোটি ৬৮ লাখ নভেম্বর ১৫৫ কোটি ৩৭ লাখ ডিসেম্বরে ১৬২ কোটি ৯০ লাখ জানুয়ারিতে ১৭০ কোটি ৪৪ লাখ এবং ফেব্রুয়ারিতে ১৪৯ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার। ব্যাংকাররা বলছেন আগে প্রবাসীদের বৈধ পথে পাঠানো রেমিট্যান্সের ওপর প্রণোদনা ছিল ২ শতাংশ। অর্থাৎ ১০০ টাকা পাঠালে ২ টাকা প্রণোদনা দেওয়া হতো। চলতি বছরের শুরুতে এ প্রণোদনা ২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে আড়াই শতাংশ করা হয়েছে। এতে প্রবাসীরা বৈধ পথে অর্থ পাঠাতে উৎসাহ পেয়েছেন। তখন রেমিট্যান্স বেশি এসেছে। তবে ফের করোনা বেড়ে যাওয়া প্রবাসীদের আয় কমেছে। এ কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ গত মাসে ছিল ধীর গতির। ... মেলায় যাওয়ার পথে প্রাণ গেলো ২ নারীর ... মেলায় যাওয়ার পথে প্রাণ গেলো ২ নারীর ...মেলায় যাওয়ার পথে প্রাণ গেলো ২ নারীর তারা আরও বলেন গত অর্থবছর সারাবিশ্বে করোনা মহামারির মধ্যে অনেক প্রবাসী কেউ চাকরি হারিয়ে কিংবা ব্যবসা বন্ধ করে সব অর্থ পাঠিয়ে দিয়ে দেশে চলে এসেছিলেন। করোনা মহামারির সময় অবৈধ চ্যানেলগুলো বন্ধ ছিল বলে বাধ্য হয়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। ফলে গত অর্থবছরে রেমিট্যান্স আয় রেকর্ড সৃষ্টি করেছিল। ২০২০২১ অর্থবছরে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে রেমিট্যান্স আহরণ হয়েছিল ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি। ২০১৯২০ অর্থবছর প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন ১ হাজার ৮২০ কোটি ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/445.csv b/Bangla_fin_news_articles/445.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dc07634ac7cd0510b5db6a7bf1c40ecf1826707c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/445.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +445,ভিসতায় যোগ দিলেন উদয় হাকিম,2022-03-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কর্পোরেট ব্যক্তিত্ব লেখক ও সাংবাদিক উদয় হাকিম ভিসতায় যোগ দিয়েছেন। মঙ্গলবার ১ মার্চ উদ্যোক্তা পরিচালক হিসেবে ভিসতা ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডে যোগ দেন তিনি। এর আগে গত ১২ ফেব্রুয়ারি তিনি ওয়ালটন থেকে পদত্যাগ করেন। বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ ব্র্যান্ড প্রমোশন এবং জনসংযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে তিনি সমধিক পরিচিত। উদয় হাকিম দীর্ঘ ১২ বছর সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত ছিলেন। কাজ করেছেন প্রথম আলো আমার দেশ চ্যানেল আই সিএসবি নিউজ কালের কণ্ঠ ও রাইজিংবিডিতে। ২০১০ সালে তিনি সাংবাদিকতার পাশাপাশি ওয়ালটনে যোগ দেন। সবশেষ তিনি ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এবং অনলাইন নিউজ পোর্টাল রাইজিবিডিডটকমের উপদেষ্টা সম্পাদক ছিলেন। ভিসতায় উদ্যোক্তা পরিচালকের পাশাপাশি উদয় হাকিম অনলাইন নিউজ পোর্টাল বিজনেস আওয়ার এ বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/446.csv b/Bangla_fin_news_articles/446.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9cbd855c4d5bdd7a33864d3533c51ce0ae5878b6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/446.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +446,ইমেজ সংকটে দুরবস্থা কাটছে না বিমা খাতের,2022-03-01,রেজাউল হক কৌশিক,প্রাতিষ্ঠানিক আর্থিক খাতের অন্যতম হলো বিমা খাত। ব্যাংক ও শেয়ারবাজারের বাইরে এ খাতের বড় ভূমিকা রাখার কথা। কিন্তু বাস্তব চিত্র ভিন্ন। স্বাধীনতার ৫০ বছরেও এ খাতের দুরবস্থা কাটছে না। ব্যাপক ইমেজ সংকট আর আস্থাহীনতা মাথায় নিয়েই পথ চলছে বিমা খাত। আর নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ আইডিআরএ নিজেই রয়েছে বিপাকে। সংস্থাটির প্রধানদের সমস্যা সমাধান করতেই বিপুল সময় ব্যয় হয় তাদের। সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে মানুষ নিরাপত্তার জন্য বিমা পলিসি গ্রহণ করলেও মেয়াদ পূর্তির সঙ্গে সঙ্গে অনেকেই বিমা কোম্পানি থেকে টাকা পান না। উলটো নানা রকম হয়রানি হতে হয়। এক্ষেত্রে তাদেরকে নানা শর্তের কথা বলা হয়। বিশেষ করে জীবন বিমা এক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে পিছিয়ে রয়েছে। পলিসির টাকা না হওয়ার ঘটনাও অহরহ। আর সাধারণ বিমার ক্ষেত্রেও রয়েছে নানা অনিয়ম। এক্ষেত্রে টাকা ফেরতের ক্ষেত্রে প্রভাবশালীরা কিছুটা অগ্রাধিকার পেলেও সাধারণ বিমা গ্রহীতারা তা পান না। জীবন বিমা ও সাধারণ বিমায় পলিসি করাকে লস প্রজেক্ট হিসেবে মনে করে সাধারণ মানুষ। সব মিলিয়ে এ খাতের ইমেজ সংকট চরমে। দেশে বর্তমানে রাষ্ট্রীয় মালিকানার সাধারণ বীমা করপোরেশন ও জীবন বীমা করপোরেশনসহ বেসরকারি খাতে ৪৬টি সাধারণ ও ৩৫টি জীবন বিমা কোম্পানি রয়েছে। সব মিলিয়ে ৮১টি বিমা কোম্পানি এখানে কাজ করলেও বিমার আওতায় আসা মানুষের সংখ্যা খুবই কম। দেশে মাত্র দশমিক ৪০ শতাংশ মানুষ বিমার আওতায় এসেছে। যেখানে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে বিমার আওতায় আসা মানুষের শতকরা হার অনেক বেশি। ভারতে এ হার প্রায় ৪ শতাংশের মতো। ভারতে বিমার বিশাল বাজার। সেদেশে ২০২০ সালে ২৮০ বিলিয়ন ডলারের বাজার রয়েছে বাংলাদেশে যা মাত্র সাড়ে পাঁচ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশের ১০ বছরের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারা পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে দুর্দান্ত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। ২০৪১ সালে উন্নত দেশের মর্যাদা মিলবে। আর ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি বাস্তবায়নেও সরকার প্রতিশ্রুতি দিয়ে রেখেছে। তবে এক্ষেত্রে বিমার অবদান একেবারেই কম। বিমা খাত মূলত অর্থনৈতিক ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে। আন্তর্জাতিক সংস্থা প্রাইস ওয়াটার হাউসকুপারসের পিডব্লিউসি তথ্যমতে ২০১৯ সালে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনে জিডিপি বিমা খাতের অবদান ছিল প্রিমিয়াম আয় মাত্র শূন্য দশমিক ৪৯ শতাংশ। ২০২০ সালে যা কমে শূন্য দশমিক ৪০ শতাংশ হয়েছে। আর বিমা প্রিমিয়ামে মাথাপিছু ব্যয় বছরে ৯ মার্কিন ডলার ৭৭৪ টাকা যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে কম। আজ ১ মার্চ জাতীয় বিমা দিবস ২০২২ উদ্যাপনের উদ্যোগ নিয়েছে আইডিআরএ। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত জাতীয় বিমা দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বিশিষ্ট বিমা ব্যক্তিত্বদের সম্মাননা প্রদান এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বঙ্গবন্ধু সুরক্ষা বিমা পরিকল্পের উদ্বোধন করবেন। বিমা দিবসের অনুষ্ঠানে প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনসহ নানাবিধ আয়োজন থাকবে। এছাড়া দিবসটি উপলক্ষ্যে দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত ১৯৬০ সালে ১ মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তত্কালীন আলফা ইন্সু্যরেন্স কোম্পানিতে যোগদান করেন। দিনটিকে স্মরণে রাখতে ২০২০ সালে ১৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদ সভার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে ১ মার্চকে জাতীয় বিমা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। সে অনুযায়ী রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়ে আসছে জাতীয় বিমা দিবস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/447.csv b/Bangla_fin_news_articles/447.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..edf5346fd8faf795393fdc52900b9caaef271c90 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/447.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +447,পাঁচ বছরে সবজি উৎপাদন বেড়েছে ৫৪ লাখ টন,2022-03-01,মুন্না রায়হান,অনেকটা বিস্ময়ভরা চোখে তিনি একটার পর একটা সবজি হাতে নিয়ে দেখছিলেন। বললেন ক্যাপসিকাম এখন বেগুনি রঙেরও হয় দেখছি তবে আশ্চর্য হলেন অনেক রকমের আলু দেখে। জিজ্ঞাসা করতেই বললেন সচরাচর আমরা গোল আলু মিষ্টি আলু গাছ আলু এসবই দেখি। কিন্তু এখানে দেখছি অনেক ধরনের আলু। লোমা আলু জুম আলু মেটে আলু শোরা জৈন্তা আলু শিমুল আলু। আবার শাকও দেখছি ৮১০ রকমের।এতক্ষণ যার কথা বলছিলাম তিনি জেসমিন হায়দার। থাকেন রাজধানীর উত্তর বাড্ডায়। বাড়ির ছাদে শখ করে সবজি বাগান করেছেন। শুধু তিনি নন তার মতো অনেকেই গতকাল ফার্মগেটস্হ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তন চত্বরে সবজি মেলায় এসেছেন নানা ধরনের সবজি দেখতে। মেলায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে খামারিরা এসেছেন তাদের উত্পাদিত হরেক রকমের সবজি নিয়ে। কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে দেশে এখন ৮০ থেকে ১০০ জাতের সবজির চাষ হচ্ছে। গত এক দশকে সবজি চাষে রীতিমতো বিপ্লব হয়েছে। এই সময়ে সবজির উৎপাদন বেড়েছে প্রায় সাত গুণ। এর মধ্যে গত পাঁচ বছরেই সবজি উৎপাদন বেড়েছে ৫৪ লাখ টন। গত ২০১৫১৬ অর্থবছরে ৮ লাখ ৫ হাজার হেক্টর জমিতে সবজি উৎপাদন হয় ১ কোটি ৪৪ লাখ টন। আর ২০২০২১ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৯৭ লাখ ১৯ হাজার টনে।সংশ্লিষ্টরা বলেছেন কৃষিকাজে এখন অনেক শিক্ষিত তরুণরা এগিয়ে আসছেন। এ ছাড়া বিদেশ থেকে নানা ধরনের সবজির বীজ আসছে। সেই সঙ্গে উন্নত প্রযুক্তির কারণে সবজি চাষে এ সাফল্য। তারা জানান মাছমাংসের দাম বেশি হওয়ায় পুষ্টি পূরণে সবজি একটি বড় ভূমিকা রেখেছে। জাতিসংঘের কৃষি ও খাদ্য সংস্থার তথ্য মতে সবজি উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের তৃতীয়। এ তালিকায় চীন প্রথম ও ভারত দ্বিতীয়। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম গতকাল ইত্তেফাককে বলেন দেশে সবজি বিপ্লবের পেছনে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোক্তাদের বড় ভূমিকার রয়েছে। সরকার পারিবারিক পুষ্টি বাগানের ওপর জোর দিয়েছে। পাশাপাশি গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো নতুন নতুন সবজির জাত উদ্ভাবন করছে। এ ছাড়া বেসরকারিভাবে বিভিন্ন জাতের সবজির হাইব্রিড বীজ আসছে বাইরে থেকে। তিনি বলেন বীজ ও চাষ পদ্ধতিতে উন্নত প্রযুক্তি যুক্ত হওয়ায় সবজি চাষে এ বিপ্লব। তিনি বলেন কৃষকদের প্রশিক্ষণ ভালো বীজ সম্পর্কে ধারণা এবং উন্নত চাষ পদ্ধতি ও প্রযুক্তি কৃষকের কাছে দ্রুত পৌঁছাতে হবে।গতকাল সবজি মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন দেশে সবজি রপ্তানির সম্ভাবনা অনেক। রপ্তানি বাড়াতে আমরা কাজ করছি। অচিরেই সবজি রপ্তানি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম উৎসে পরিণত হবে। কৃষিমন্ত্রী মেলায় অংশ নেওয়া বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন মন্ত্রী। এ সময় কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সায়েদুল ইসলাম অতিরিক্ত সচিব হাসানুজ্জামান কল্লোল বিএআরসি নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মো. বখতিয়ার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বেনজির আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।কৃষি মন্ত্রণালয় আয়োজিত তিন দিনব্যাপী এই মেলা শেষ হবে আগামী ২ মার্চ। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত মেলা খোলা থাকবে। মেলায় ৫২টি সরকারিবেসরকারি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/448.csv b/Bangla_fin_news_articles/448.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2d387c5a3a19fe6f4b0f0064a9a685dc5e2bf36c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/448.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +448,দেশে ফার্নিচার শিল্পোন্নয়নে আইকন নইমুল হোসেন,2022-02-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশে ফার্নিচার শিল্পোন্নয়নে এক অনবদ্য আইকন শিল্প উদ্যোক্তা মো. নইমুল হোসেন খান। দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান উড টেক সল্যুশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং উড ওয়ার্কিং টেকনোলজি সল্যুশন সেন্টারের স্বপ্নদ্রষ্টা তিনি। বাংলাদেশে ফার্নিচার শিল্পকে আধুনিকায়ন করার পাশাপাশি এ শিল্প সংশ্লিষ্টদের ভাগ্য বদলের লক্ষ্যে ২০০০ সালে উড টেক সল্যুশনের উপস্থিতি ঘোষণা করেন তিনি। দেশের গণ্ডি পেড়িয়ে উড টেক সল্যুশনকে নিয়ে গিয়েছেন বিশ্ব কাতারে। তিনি এখন বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় উড টেকনোলোজি কনসালটেন্টদের একজন। ভিন্নধর্মী বিষয় নিয়ে কাজ করা এই প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এখন দেশসেরা উদ্যোক্তাদের কাতারে। তার হাত ধরেই বাংলাদেশের অনেক নামীদামী ব্র্যান্ডের ফার্নিচার কারখানা গড়ে উঠেছে। তিনি দুয়ার খুলছেন অসংখ্য মানুষের কর্মসংস্থানের। শুধু বাংলাদেশ নয় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অনেক ফার্নিচার ও দরজার কারখানা তার পরামর্শ অনুসারে গড়ে উঠেছে।কেবল ব্যবসায়ী হিসেবেই নয় সংস্কৃতিমনা ও ক্রীড়ামোদী এই মানুষটি জনসেবক হিসেবেও স্থাপন করেছেন অনন্য দৃষ্টান্ত। একটি ফার্নিচার বা দরজা প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের জন্য ফ্যাক্টরি ডিজাইন প্রডাকশন লেআউট ডিজাইন থেকে শুরু করে মেশিনারিজ সিলেকশন ও সরবরাহ মেশিন ইন্সটলেশন অপারেশন ট্রেনিং ও আফটার সেলস সার্ভিস সহ পূর্ণাঙ্গ সমাধান প্রদান করে উড টেক সল্যুশন। এছাড়া এটি কোন প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানো কাঁচামাল নির্বাচন সংগ্রহ দক্ষ লোকবল নিয়োগ সহ নানা বিষয় নিয়ে কাজ করছে। উড টেক সল্যুশনের কার্যক্রম সম্পর্কে তিনি জানান কাঠের তৈরি আসবাবপত্র প্রস্তুতকারকদের কারিগরি সমস্যার সমাধান প্রদান করছে উড টেক সল্যুশন। ফার্নিচার প্রস্তুতকারী যেকোনো স্তরের প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানো কাঁচামাল নির্বাচন সংগ্রহ দক্ষ লোকবল নিয়োগ সহ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে কাজ করছি আমরা। সারা পৃথিবী থেকে এনেছি অত্যাধুনিক মেশিনারিজ। কেরানীগঞ্জে আমরা গড়ে তুলেছি বাংলাদেশের একমাত্র ও এশিয়ার সর্ববৃহৎ উড ওয়ার্কিং টেকনোলোজি সেন্টার। যেখানে বিনামূল্যে ফার্নিচার শিল্প সংশ্লিষ্টরা টেকনোলজি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন। এককথায় আমরা ফ্যাক্টরি সেটআপের জন্য প্রয়োজনীয় যাবতীয় পরামর্শ ও সেবা দিয়ে থাকি। নতুন উদ্যোগের পেছনের চ্যালেঞ্জের বিষয়ে তিনি বলেন শুরুতে কোনো উদ্যোক্তাকে টেকনোলজির সহায়তার বিষয় বুঝিয়ে সেটা গ্রহণ করানোটাই ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ তখন এটাতে তারা অভ্যস্ত ছিল না। তবে পরিস্থিতি অনেকটা বদলেছে। অদক্ষ শ্রমিক নিয়োগ সুবিধার জন্য গার্মেন্টসের পরেই আসে অতিমাত্রায় অবহেলিত ফার্নিচার খাত। অথচ এটিকে আমরা এখনো আধুনিকায়ন করতে পারিনি। দেশের উন্নয়নের জন্য এই শিল্পে সরকারি সহযোগিতা খুবই জরুরী। কারণ এর উন্নয়নের সাথে দেশের অর্থনীতি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সরকার এখনও কোন ট্রেনিং স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি। কাঁচামাল আমদানিতে উদ্যোক্তাদের প্রচুর ডিউটি দিতে হয়। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে পণ্যের দামের উপর। তবে এলসি সুবিধাসহ কাগজপত্র ভ্যাটট্যাক্সের জটিলতাগুলো নিরসন করা এখন সময়ের দাবি। উড টেক সলিউশন নিয়ে স্বপ্নের কথা জানাতে গিয়ে তিনি বলেন আমরা কর্মীদের দক্ষতা বাড়িয়ে ফার্নিচার শিল্পকে আরো বেগবান করার স্বপ্ন দেখি। আমরা চাই ফ্যাক্টরিগুলো আন্তর্জাতিক মানের পণ্য বানিয়ে রপ্তানি বাড়িতে দেশের অর্থনীতিতে আরও ভূমিকা রাখুক। আমরা এই লক্ষ নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি। ইতোমধ্যে উড টেক সল্যুশন ক্লাস্টারভিত্তিক ১০০টি করে ফ্যাক্টরি নির্বাচন করে তাদের সামগ্রিক প্রোডাকশন উন্নয়নের জন্য ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে। সারাদেশব্যাপী এই কাজ চলবে। আমাদের উদ্দেশ্য হলো এই ফ্যাক্টরিগুলোকে আধুনিক ফার্নিচার বানানোর জন্য সক্ষমতা অর্জনে সাহায্য করা। একবার এক্সপোর্ট ট্রেন্ডটা শুরু হয়ে গেলে আর পেছন ফিরে তাকাতে হবে না। ২০২০ সালে সিএনসি রাউটার মেশিনের জন্য বিশ্বে প্রথম একটি ডিভাইস ডব্লিউটিএস রিস্টার্টিং সিস্টেম উদ্ভাবন করে উড টেক সলিউশন। এটি ব্যবহারে মেশিন চালু থাকা অবস্থায় বিদ্যুৎ চলে গিয়ে পুনরায় যখন ফিরে আসবে কারও সহযোগিতা ছাড়াই সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেশিন চালু হয়ে যেখানে কাজ বন্ধ হয়েছিল সেখান থেকেই শুরু হবে। এই ডিভাইসের প্যাটেন্টের জন্য ইতোমধ্যে আবেদন করা হয়েছে। এছাড়াও উড টেক সল্যুশন এর নিজস্ব মেশিন ব্র্যান্ড ডব্লিউটিএস বিশ্বের ৪৩টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। এটিই বাংলাদেশের একমাত্র ইন্ডাস্ট্রিয়াল মেশিনারি ব্র্যান্ড যা আন্তর্জাতিকভাবে সুপরিচিত পেয়েছে। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই পর্যন্ত সারাদেশ কয়েকশত ওয়ার্কশপের আয়োজন করেছে উড টেক সলিউশন যেখান থেকে শত শত কারিগড় উপকৃত হয়েছে। অটবির পর দেশের দ্বিতীয় ও তৃতীয় আধুনিক ফার্নিচার কারখানা নাভানা ও পারটেক্স প্রতিষ্ঠায় টেকনলজি সাপোর্টসহ নানা সহায়তা করেছিল উড টেক সল্যুশন। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ বছর ধরে বাংলাদেশের প্রতিটি ব্র্যান্ডেড ফার্নিচার ও দরজা কারখানার আধূনিকায়নের কাজ হয়েছে উড টেক সলিউশনের হাত ধরে এবং এটা প্রতিনিয়ত চলমান রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/449.csv b/Bangla_fin_news_articles/449.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d550113f89e15a04952585a19b2c41cace334e52 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/449.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +449,সাত মাসে এডিপি বাস্তবায়ন ৩০ দশমিক ২১ শতাংশ,2022-02-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের সাত মাসে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির এডিপি মাত্র ৩০ দশমিক ২১ শতাংশ বাস্তবায়ন হয়েছে। গত বছরের তুলনায় বাস্তবায়ন হার বাড়লেও আগের কয়েক বছরের তুলনায় এই বাস্তবায়ন হার কম। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের আইএমইডি হালনাগাদ তথ্যানুযায়ী চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত এই সাত মাসে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো ব্যয় করতে পেরেছে ৭১ হাজার ৫৩২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। গত বছরের একই সময়ে ব্যয় হয়েছিল ৬১ হাজার ৪৮ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। ফলে গত অর্থবছরের তুলনায় ১০ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা বেশি খরচ হয়েছে। আইএমইডির প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৯২০ অর্থবছরের এই সাত মাসে এডিপি বাস্তবায়ন ছিল ৩২ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ ২০১৮১৯ অর্থবছরের ৩৪ দশমিক ৪৩ শাতংশ ২০১৭১৮ অর্থবছরে বাস্তবায়ন হয়েছিল ৩৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ২৫ হাজার ৩২৪ কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি এডিপি রয়েছে। সর্বোচ্চ বরাদ্দপ্রাপ্ত মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর এডিপি বাস্তবায়ন চিত্রে দেখা যায় এই সাত মাসে স্থানীয় সরকার বিভাগ ব্যয় করতে পেরেছে বরাদ্দের ৩৬ দশমিক ৫০ শতাংশ। বিদ্যুৎ বিভাগ ৩২ দশমিক ৭০ শতাংশ সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ ৩৩ দশমিক ২২ শতাংশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ২৭ দশমিক ৬৮ শতাংশ রেলপথ মন্ত্রণালয় ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ ১৩ দশমিক ১৮ শতাংশ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ ২৬ দশমিক ৩৪ শতাংশ সেতু বিভাগ ১৯ দশমিক ৯১ শতাংশ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ৩০ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ১৪ দশমিক ৪৬ শতাংশ পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ৩৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ শিল্প মন্ত্রণালয় ৬২ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এদিকে প্রতি বছরের মতো এবারও অর্থবছরের মাঝামাঝি সময় থেকে এডিপি সংশোধনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায় চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে আরএডিপি ১৭ হাজার ৭৭৪ কোটি টাকা কমানোর প্রস্তাব করা হচ্ছে। সরকারি বরাদ্দের অংশ জিওবি ঠিক রেখে বৈদেশিক সহায়তার অংশ কমানোর প্রস্তাব করা হবে। এর ফলে আরএডিপির আকার ২ লাখ ৭ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা হতে পারে। চলতি সপ্তাহে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের এনইসি বৈঠকে এডিপি সংশোধনের প্রস্তাব উপস্থাপন করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এনইসি বৈঠকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। ইতিমধ্যে সংশোধনের প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছে পরিকল্পনা কমিশন। চলতি অর্থবছরে সরকার ২ লাখ ২৫ হাজার ৩২৪ কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন দিয়েছিল। এ অর্থের বিপরীতে ১ হাজার ৭৫৪ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। মোট বরাদ্দকৃত অর্থের মধ্যে বৈদেশিক ঋণ ৭০ হাজার ২৫০ কোটি টাকা এবং দেশীয় অর্থায়ন ধরা হয়েছিল ১ লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকা। স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা ও করপোরেশনের নিজস্ব অর্থায়ন ধরে চূড়ান্ত আরএডিপি ২ লাখ ১৭ হাজার ১৬৩ কোটি টাকার করা প্রস্তাবনা উপস্থাপন করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/45.csv b/Bangla_fin_news_articles/45.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e4b930fcac4605ed1251a292472a568230c89f40 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/45.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +45,দেশে কমলো স্বর্ণের দাম,2022-07-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। মানভেদে সোনার দাম ভরিতে সর্বোচ্চ কমছে ১ হাজার ১৬৬ টাকা। ফলে প্রতি ভরি ভালোমানের স্বর্ণের দাম কমে দাঁড়াবে ৭৭ হাজার ২১৬ টাকা। যা এতদিন ছিল ৭৮ হাজার ৩৮২ টাকা। রবিবার ১৭ জুলাই বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সোমবার ১৮ জুলাই থেকে সারাদেশে নতুন দাম অনুযায়ী স্বর্ণ কেনাবেচা করা হবে। বাজুস জানায় সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে যা ১৮ জুলাই থেকে কার্যকর হবে। দাম কমার কারণে ১৮ জুলাই থেকে ভালোমানের ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণ কিনতে খরচ পড়বে ৭৭ হাজার ২১৬ টাকা। ২১ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমিয়ে ৭৩ হাজার ৮১৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কমছে ৯৩৩ টাকা এখন বিক্রি হবে ৬৩ হাজার ১১৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম ৭৫৮ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৫২ হাজার ৭২১ টাকা। তবে রূপার দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রূপার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫১৬ টাকা। ২১ ক্যারেটের রূপার দাম ১৪৩৫ টাকা ১৮ ক্যারেটের রূপার দাম ১২২৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রূপার দাম ৯৩৩ টাকায় অপরিবর্তিত আছে। রবিবার পর্যন্ত ২২ ক্যারেট ভালোমানের স্বর্ণ কিনতে খরচ পড়েছে ৭৮ হাজার ৩৮২ টাকা। ২১ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম ৭৪ হাজার ৮৮৩ টাকা ১৮ ক্যারেটের দাম ৬৪ হাজার ১৫২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম ছিল ৫৩ হাজার ৪৭৯ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/450.csv b/Bangla_fin_news_articles/450.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6c79dbcdc114e63103f45f35c6b31176dac4253f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/450.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +450,ডলারের দাম আরও বাড়তে পারে,2022-02-28,রেজাউল হক কৌশিক,বিশ্বব্যাপী এখনো রয়েছে করোনা মহামারির রেশ। কবে কাটবে কেউ জানে না। এরই মধ্যে রাশিয়াইউক্রেন সংঘাত বিশ্ব অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় নতুন মাত্রা যোগ করছে। ইউক্রেনের ওপর হামলার জের ধরে এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপীয় ইউনিয়ন জাপানসহ একাধিক দেশ রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যার বেশির ভাগই অর্থনৈতিক। বিশ্বব্যবস্থার এই পরিবর্তনের প্রভাব পড়বে বাংলাদেশেও যাতে বৈদেশিক মুদ্রা বিশেষ করে ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও বিদেশি সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে সূর্যমুখী তেল ভুট্টা গম ইত্যাদি খাদ্যপণ্যের বাইরে প্রাকৃতিক গ্যাসের বড় রপ্তানিকারক দেশ রাশিয়া। ফলে প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম বেড়ে যাওয়ারও আশঙ্কা করছেন অর্থনীতিবিদেরা। এর বড় প্রভাব পড়তে পারে বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপরও। বিশেষ করে জ্বালানি ও খাদ্যপণ্যের দাম বাড়লে তার প্রভাব সব ক্ষেত্রেই পড়বে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় যানবাহন কৃষিসবকিছুর ওপরই এর প্রভাব পড়বে। পরিস্থিতি বিবেচনা করে বিশ্লেষকেরা বলছেন ইউক্রেনে সংঘাতের পরিবেশ যত দিন বজায় থাকবে তত দিন সোনার দাম বাড়তেই থাকবে এবং এর প্রভাব পড়বে বাংলাদেশেও। রাশিয়া ও ইউক্রেনের সঙ্গে বাংলাদেশের সরাসরি বাণিজ্য রয়েছে। দেশ দুটিতে তৈরি পোশাক পাটসহ বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ। আবার গমসহ আরো বিভিন্ন পণ্য আমদানি হয়ে থাকে। জ্বালানি তেলের বাজারে বড় প্রভাব ফেলতে পারে ইউক্রেন পরিস্থিতি। তেল উত্পাদনে রাশিয়া তৃতীয় বৃহত্তম দেশ। রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতিতে তাই বহু দেশই জড়িয়ে যেতে পারে। কারণ উত্পাদন ধাক্কা খেলে তেলের জোগান তলানিতে যাবে। তখন দামও চড়তে থাকবে। জ্বালানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি আমদানিনির্ভর দেশ। এই সংঘাতের কারণে তেলের বাজার সম্পূর্ণভাবে অস্থিতিশীল হয়ে গেছে। দ্রুতই দাম বাড়ছে। ২০১৪ সালের পর আবার তেলের দাম প্রতি ব্যারেল ১০০ ডলারে পৌঁছেছে। এই দাম আরো বাড়ার আশঙ্কা আছে। আমদানিনির্ভর সব দেশই সমস্যায় পড়বে তাই বাংলাদেশও ব্যতিক্রম নয়। আর এতে করে বিদেশি মুদ্রার ভান্ডারও চাপে পড়তে পারে। এর ফলে সার্বিকভাবে বিশ্বের অনেক দেশের মতো বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও এই যুদ্ধ পরিস্থিতির প্রভাব প্রায় নিশ্চিত। এদিকে বাংলাদেশের বাজারে ডলারের দাম বাড়তে শুরু করেছে। আর ডলারের দাম বাড়ার কারণে আমদানিকারদের গুনতে হচ্ছে বাড়তি অর্থ। আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ার প্রভাব পড়ছে গ্রাহক পর্যায়েও। মূলত করোনার পর আমদানিরপ্তানি বাণিজ্য উন্মুক্ত হয়েছে। একই সঙ্গে চিকিত্সা ভ্রমণ ও পড়াশোনার জন্য বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়ায় অনেকেই এখন বিদেশে যাচ্ছেন। এ কারণে নগদ ডলারের চাহিদা অনেক বেড়েছে। চাহিদা বাড়ার কারণে দামও বেড়েছে। ডলারের দাম আরো বাড়তে পারেএমন আশায় অনেকে ডলার আটকে রেখেছেন বলে জানা গেছে। এতে সমস্যা আরো বাড়ছে। বর্তমানে খোলা বাজারে কার্ব মার্কেট এক ডলার কিনতে প্রায় ৯০ টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারেও প্রতিনিয়ত ডলারের দাম বাড়ছে। গত ১০ নভেম্বর যেখানে প্রতি ডলারের বিক্রয়মূল্য ছিল ৮৫ টাকা ৭৫ পয়সা সেখানে গতকাল তা ছিল ৮৬ টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম গতকাল ইত্তেফাককে বলেন বাড়তি চাহিদার কারণে ডলারের দাম কিছুটা বাড়তি। তবে বাজার স্থিতিশীল রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রা মজুত রয়েছে। ফলে দাম বাড়লেও দুশ্চিন্তার কিছু নেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/451.csv b/Bangla_fin_news_articles/451.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f7953e1fadf98aadcb3fb738c2166be45f77aa08 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/451.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +451,সূচকের বড় পতন কমেছে লেনদেন,2022-02-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস গতকাল রবিবার দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত টানা পতন অব্যাহত ছিল। দিন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৬৩ পয়েন্ট পতন হয়েছে। আর ৩৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৩৬৫টিরই দরপতন হয়েছে। বাজারের লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা গেছে ডিএসইতে প্রধান সূচক পতন শেষে ৬ হাজার ৬৭৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্যদিকে ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক ৩০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৪৫ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৪৭ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে ৩৭৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৩৬৫টি কোম্পানির শেয়ারের দরপতন হয়েছে। দর বেড়েছে মাত্র ১০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪ কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯১৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৫০ কোটি ২৮ লাখ টাকা। এদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক সিএএসপিআই আগের দিনের চেয়ে ৫০৬ পয়েন্ট পতন হয়ে দিন শেষে ১৯ হাজার ৪৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ৩০০ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ৬৯৯ পয়েন্টে সিএসই ৫০ সূচক ৩০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৪৩ পয়েন্টে এবং সিএসই৩০ সূচক ৩২৩ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৮২৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে ৩০৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ২৮৩টির শেয়ারে দরপতন হয়েছে। শেয়াররে দর বেড়েছে ৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টি কোম্পানির। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/452.csv b/Bangla_fin_news_articles/452.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a7c1dd8f4fc42c0c14af68973776cac3ff0093c5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/452.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +452,ইউক্রেন সংঘাতে দুশ্চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা,2022-02-28,আলাউদ্দিন চৌধুরী,ইউক্রেনের ওপর হামলার জের ধরে রাশিয়ার ওপর বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে পশ্চিমা দেশগুলো। এর পালটা ব্যবস্থা নেওয়ারও হুমকি দিচ্ছে রাশিয়া। ইউক্রেনরাশিয়া সংকটের এই প্রভাব বিশ্ব অর্থনীতির ওপর পড়বেএমন পূর্বাভাস দিচ্ছে আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা। এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ প্রধান ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা দীর্ঘমেয়াদি সংকটের আশঙ্কা করেছেন। বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের পণ্যের বড় গন্তব্য হচ্ছে পশ্চিমা দেশগুলো। তাছাড়া রাশিয়া থেকে গমসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি করে বাংলাদেশ। তৈরি পোশাকশিল্পের নতুন গন্তব্যও হচ্ছে রাশিয়া। রপ্তানি উন্নয়ন বু্যরোর ইপিবি তথ্য অনুযায়ী ২০২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে রাশিয়ায় রপ্তানি হয়েছে ৬৬ কোটি ৫৩ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য টাকার অঙ্কে প্রায় ৫ হাজার ৬৮৮ কোটি টাকা। এই রপ্তানির মধ্যে তৈরি পোশাক সবচেয়ে বেশি। এ সময়ে আমদানি হয়েছে ৪৬ কোটি ৬৭ লাখ ডলারের পণ্য প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা যার বেশির ভাগটাই খাদ্যপণ্য। তাছাড়া তৈরি পোশাক রপ্তানির নতুন বাজার হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে রাশিয়াকে। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা বলছেন ইউক্রেনরাশিয়া সংকটের প্রভাব এরই মধ্যে পড়তে শুরু করেছে তাদের ব্যবসার ওপর। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সংবাদ অনুযায়ী যুদ্ধের কারণে পণ্যবাহী জাহাজগুলো এখন কৃষ্ণসাগর এড়িয়ে চলতে চাইছে। ফলে রপ্তানিকারকরাও চিন্তার মধ্যে পড়েছেন। তাছাড়া চলমান সংঘাতের কারণে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ছে। এর প্রভাবেও পণ্য পরিবহন খরচ আরো বেড়ে যাবার আশঙ্কা করছেন তারা। ফলে শিল্পের কাঁচামালসহ সব পণ্যের দাম বৃদ্ধির আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ বিশ্বের যত জ্বালানি রপ্তানি হচ্ছে তার ১০ শতাংশ আসছে রাশিয়া থেকে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন ইউক্রেন সংকট যদি দ্রুত সমাধান হয় সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের জন্য এর প্রভাব বড় হবে না। তবে দীর্ঘমেয়াদি সংকট তৈরি হলে ভবিষ্যত্ নিয়ে এখনই পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন ইত্তেফাককে বলেন ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী কিছু প্রভাব দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে। গমের দাম নিকেলের দামসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। প্রত্যাশা করা হয়েছিল এবছরের মাঝামাঝি বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম ৬৫ থেকে ৭০ ডলারে নেমে আসবে। কিন্তু এই সংঘাতের কারণে ইতোমধ্যে তেলের দাম ১০০ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। পণ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় বাংলাদেশের আমদানি ব্যয়ও বেড়েছে। বিশ্ববাজারে পণ্যের দাম আরো বেড়ে গেলে টাকার মান কমে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক বাজারে ডলার ছেড়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে চেষ্টা করছে। কিন্তু এর ফলে রিজার্ভে চাপ বাড়বে। বর্তমান পরিস্থিতিতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও মুদ্রামান ঠিক রাখতে হবে। অভ্যন্তরীণ বাজার যাতে অস্থিতিশীল না হয় সেদিকে মনোযোগী হতে হবে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিকেএমইএ এর নির্বাহী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ হাতেম ইত্তেফাককে বলেন যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হলে বিশ্ব অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলবে। ইতোমধ্যে জ্বালানি তেলের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে যা অর্থনীতির জন্য বড় আঘাত। এ পরিস্থিতি দীর্ঘায়িত হলে সার্বিকভাবে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে তিনি মনে করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/453.csv b/Bangla_fin_news_articles/453.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a70ff96c17d925ffa7ed8142447faba1513d0aef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/453.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +453,এসআইবিএল চট্টগ্রাম অঞ্চলে টাউন হল সভা অনুষ্ঠিত,2022-02-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের চট্টগ্রাম অঞ্চলের ৩৩টি শাখা এবং ২৭টি উপশাখার কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে টাউন হল সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার আগ্রাবাদের ক্লাসিক ওয়ার্ল্ড কনভেনশন হলে এ সভার আয়োজন করা হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম। অনুষ্ঠানে এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু রেজা মো. ইয়াহিয়া উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু নাসের চৌধুরী ও মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহ উপস্থিত ছিলেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ইভিপি ও আইআরএমডির প্রধান মো. তৌহিদ হোসেন। অনুষ্ঠানে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক প্রধান সৈয়দ মো. সোহেল অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন। সভায় চট্টগ্রাম অঞ্চলে সার্বিক ব্যবসা পরিস্থিতিতে সন্তোষ প্রকাশ করা হয় এবং ২০২২ সালে ব্যাংকের ব্যবসায়িক লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কৌশল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/454.csv b/Bangla_fin_news_articles/454.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a31c14727c57261e4b9fa31190954058b0274550 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/454.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +454,ইউক্রেনরাশিয়া সংঘাতের প্রভাব ঢাকার শেয়ারবাজারে,2022-02-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইউক্রেনরাশিয়া সংঘাতের প্রভাব পড়েছে ঢাকার শেয়ারবাজারে।সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ২৭ ফেব্রুয়ারি শেয়ারবাজারে সূচকের বড় পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন চলছে। দিনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর পতন হয়েছে। রবিবার লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৬৪ পয়েন্ট পতনের পর ৬ হাজার ৭২৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ... ইউক্রেনের তেল ডিপোতে বিস্ফোরণ ... ইউক্রেনের তেল ডিপোতে বিস্ফোরণ ...ইউক্রেনের তেল ডিপোতে বিস্ফোরণ ডিএসই৩০ সূচক ১.৫০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৪৭৬ পয়েন্টে। ডিএসইএস শরীয়াহ সূচক ১.৫৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৫৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে ৩৮১ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৪টির কমেছে ৩৩৯টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯টির। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই সূচকের বড় পতন দেখা যাচ্ছে। একইসঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/455.csv b/Bangla_fin_news_articles/455.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bc3087042d0ef0b507ec7dcf71567935830b9f65 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/455.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +455,একতৃতীয়াংশ শিল্পকারখানা সক্ষমতার অর্ধেক উৎপাদন করছে,2022-02-27,আলাউদ্দিন চৌধুরী,দেশের ৫৭ শতাংশ শিল্পকারখানা তাদের উৎপাদন সক্ষমতার ৭৫ থেকে ১০০ ভাগ ব্যবহার করতে পারছে। ৩৫ শতাংশ কারখানা তাদের উৎপাদন সক্ষমতার মাত্র ৫০ থেকে সর্বোচ্চ ৭৫ শতাংশ ব্যবহার করতে পারে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। এতে দেখা গেছে ৭ দশমিক ১১ শতাংশ কারখানা তাদের উৎপাদন সক্ষমতার অর্ধেকও উত্পাদন করতে পারছে না। কারখানাগুলোর উৎপাদন সক্ষমতা ব্যবহার করা অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ সূচক। তাছাড়া শিল্পের দক্ষতাও এই উৎপাদন সক্ষমতা ব্যবহারের ওপর অনেকাংশে নির্ভর করে। বিশ্লেষণে দেখা যায় দেশে বৃহৎ ৫৭ শতাংশ শিল্পপ্রতিষ্ঠান মাঝারি ৫৯ শতাংশ শিল্পপ্রতিষ্ঠান ছোট ও ক্ষুদ্র শিল্পের মধ্যে যথাক্রমে ৫৪ ও ৫৮ শতাংশ করখানা তাদের সক্ষমতার ৭৫ থেকে সর্বোচ্চ ১০০ ভাগ ব্যবহার করতে পারে। দ্য সার্ভে অব ম্যানুফ্যাকচারিং ইন্ডাস্ট্রিজ এসএমই২০১৯ শিরোনামে এই জরিপ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। এতে ২০১৯ সালের তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। মোট ৮ হাজার ৫৩৩টি উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানের তথ্য নিয়ে জরিপটি করা হয়েছে। গত বছর প্রতিবেদনটি চূড়ান্ত করা হলেও সম্প্রতি এটি প্রকাশ করেছে বিবিএস। মূলত টেক্সটাইল ২৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ২০ দশমিক ৩৮ শতাংশ এবং গার্মেন্টস শিল্প ১৬ দশমিক ৭৬ শতাংশ দেশের প্রধান শিল্পগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য। জরিপে ক্ষুদ্র ছোট মাঝারি ও বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে উত্পাদন খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভাগ করা হয়েছে। মূলত ১০ জনের বেশি এবং ২৪ জনের কম শ্রমশক্তি দ্বারা পরিচালিত প্রতিষ্ঠানগুলোকে মাইক্রো বা ক্ষুদ্র উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ২৫ জনের বেশি এবং ৯৯ জনের কম নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানকে ছোট ১০০ জনের বেশি ও ২৫০ জনের কম এমন প্রতিষ্ঠানকে মাঝারি এবং ২৫০ জনের ওপরে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানগুলো বৃহৎ ক্যাটাগরিতে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। জরিপে বলা হয়েছে মোট ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে মাত্র ৬ দশমিক ১৯ শতাংশ বৃহত্ ক্যাটাগরির। মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ৬ দশমিক ৮৯ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি হলো ছোট শিল্প ৫০ দশমিক ৫৪ শতাংশ এবং মাইক্রো বা ক্ষুদ্র শিল্প হলো ৩৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ। তবে ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়োজিত রয়েছে উৎপাদনশীল খাতে মোট নিয়োজিত জনবলের মাত্র ৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ। মাঝারি প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত রয়েছে ৬ দশমিক ১৯ শতাংশ। বৃহৎ শিল্পে নিয়োজিত রয়েছে ৬৭ দশমিক ১৫ শতাংশ জনবল। জরিপের ফোকাল কর্মকর্তা বিবিএসের উপপরিচালক লিজেন শাহ নঈম ইত্তেফাককে বলেন গত বছর প্রতিবেদনটি চূড়ান্ত করা হলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে আনুষ্ঠানিকভাবে এটি প্রকাশ করা সম্ভব হয়নি। তাছাড়া বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি শুরুর আগে অর্থাত্ ২০১৯ সালের শিল্পকারখানাগুলোর সার্বিক অবস্থা এতে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। করোনাপরবর্তী সময়ে পরিস্থিতির ভিন্নতা হতে পারে। এটি হয়তো পরবর্তী জরিপে উঠে আসবে। তিনি বলেন আগের জরিপগুলোর তুলনায় এবারের জরিপে উৎপাদন পরিস্থিতি উন্নতি দেখা যাচ্ছে। তাছাড়া শিল্প খাতে মূল্য সংযোজনও আগের চেয়ে বেড়েছে। এবারের জরিপে কারখানাগুলোতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার হারও বেশি লক্ষ করা গছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। প্রতিবেদনের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে দেশের শিল্প উত্পাদনের ৬০ শতাংশ পণ্য আসছে বৃহত্ শিল্প থেকে। ক্ষুদ্র শিল্পগুলো থেকে আসছে ২৪ শতাংশ এবং মাঝারি শিল্প থেকে আসছে ১২ শতাংশ পণ্য। সবচেয়ে কম মাত্র ৪ শতাংশ আসছে ক্ষুদ্র শিল্পগুলো থেকে। বিশ্লেষণে দেখা যায় তুলনামূলক নারী শ্রমশক্তি বেশি কাজ করছে বড় প্রতিষ্ঠানগুলোতে ৫৪ দশমিক ৯২ শতাংশ। মাঝারি প্রতিষ্ঠানে নারীর অংশগ্রহণ রয়েছে ২৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ। ছোট উৎপাদনশীল খাতের প্রতিষ্ঠানে ১৯ দশমিক ৫৩ এবং ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানে ১৮ দশমিক ৯৯ শতাংশ। শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোতে যত জনবল নিয়োজিত রয়েছে তার ৮৭ দশমিক ৮১ শতাংশ সরাসরি উত্পাদনের সঙ্গে জড়িত। ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত রয়েছে ৪ দশমিক ১৫ শতাংশ দাপ্তারিক ও বিপণন বিভাগে রয়েছে ২ দশমিক ৯১ শতাংশ। স্থায়ী সম্পদের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বৃহৎ প্রতিষ্ঠানগুলো ৭০ শতাংশের স্থায়ী সম্পদ রয়েছে। ক্ষুদ্র শিল্পে এই হার মাত্র ৪ শতাংশ। ছোট শিল্পের মধ্যে ১২ শতাংশ এবং মাঝারি শিল্পের মাত্র ১৪ শতাংশের স্থায়ী সম্পদ রয়েছে। শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানগুলোর ৯৩ শতাংশ স্থানীয় বাজার থেকে কাঁচামাল সংগ্রহ করে। ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোর ৮২ দশমিক ৮ শতাংশ মাঝারি শিল্পের ৬৩ শতাংশ কাঁচামাল স্থানীয় বাজার থেকে সংগ্রহ করছে। বৃহৎ শিল্পগুলো ৪৩ দশমিক ৮ শতাংশ কাঁচামাল স্থানীয় বাজার থেকে সংগ্রহ করছে। অর্থাৎ বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো ৫৩ দশমিক ২ শতাংশ কাঁচামাল বিদেশ থেকে আমদানি করছে। উৎপানশীল প্রতিষ্ঠানগুলোতে যে পরিমাণ জ্বালানি ব্যবহার হয় তার ৪৩ দশমিক ৯৪ শতাংশ ব্যবহার করছে বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো। সার্বিকভাবে উৎপাদনশীল প্রতিষ্ঠানগুলোতে যে জ্বালানি ব্যবহার হচ্ছে তার মধ্যে বিদ্যুৎ ৪০ শতাংশ প্রাকৃতিক গ্যাস ২৯ শতাংশ কয়লা ১৭ শতাংশ এবং ডিজেল ৭ শতাংশ। সার্বিকভাবে ৫৬ শতাংশ শিল্পপ্রতিষ্ঠান কারখানা চালাতে ঋণ সংগ্রহ করতে পেরেছে। বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৭০ শতাংশের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা রয়েছে। ছোট শিল্পের মাত্র ৩০ দশমিক ২৭ শতাংশের এই সুবিধা রয়েছে। ক্ষুদ্র শিল্পে মাত্র ৩০ দশমিক ০৩ শতাংশের এই সুবিধা রয়েছে। বাংলাদেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর মূল্য সংযোজন বাড়ছে। ২০০৫০৬ অর্থবছরে শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো ৭১ হাজার ৮২৩ কোটি ৯ লাখ টাকা মূল্য সংযোজন হয় যা ২০২০১১ অর্থবছরে দাঁড়ায় ১ লাখ ৫৬ হাজার ২৯৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এই মূল্য সংযোজন ২০১৭১৮ অর্থবছরে বেড়ে হয় ৪ লাখ ৫৩ হাজার ৪৯২ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/456.csv b/Bangla_fin_news_articles/456.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6a924dcd9000a63b7cf987ead45956b6cba5310b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/456.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +456,স্মার্ট প্রিপেইড মিটার উৎপাদনে বিএসইকোর সাফল্য,2022-02-27,ইত্তেফাক ডেস্ক,দেশের প্রথম রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন স্মার্ট প্রিপেইড মিটার উৎপাদনকারী যৌথ কোম্পানি বাংলাদেশ স্মার্ট ইলেকট্রিক্যাল কোম্পানি লিমিটেড বিএসইকো ইতোমধ্যেই তার সম্ভাবনা ও সাফল্য প্রমাণ করেছে। এটি ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড এবং মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি হেক্সিং ইলেকট্রিক্যাল কোম্পানি লিমিটেডের একটি যৌথ উদ্যোগ।এর মাধ্যমে দেশে উন্নত প্রযুক্তির স্থানান্তর এবং উৎপাদনের স্থানীয়করণ সম্ভব হচ্ছে। স্মার্ট প্রিপেইড মিটারের ব্যাপক চাহিদার মুখে ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকল্প বাস্তবায়নের জন্য সারা দেশে স্মার্ট প্রিপেইড মিটার চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়।বাংলাদেশ স্মার্ট ইলেকট্রিক্যাল কোম্পানি লিমিটেড বৈদ্যুতিক প্রিপেইড মিটারের পাশাপাশি স্মার্ট গ্যাস মিটার এবং ওয়াটার মিটারের মতো বৈচিত্র্যময় পণ্য তৈরি করতে এবং সংশ্লিষ্ট রাজস্ব সংগ্রহের সিস্টেম প্রস্তুত করছে। প্রতিষ্ঠানটির টেকনিক্যাল পার্টনার এবং শেয়ারহোল্ডার চীনের স্মার্ট মিটার প্রস্ততকারক হেক্সিং ইলেকট্রিক্যাল কোম্পানি লিমিটেড। ... একতৃতীয়াংশ শিল্পকারখানা সক্ষমতার অর্ধেক উৎপাদন করছে ... একতৃতীয়াংশ শিল্পকারখানা সক্ষমতার অর্ধেক উৎপাদন করছে ...একতৃতীয়াংশ শিল্পকারখানা সক্ষমতার অর্ধেক উৎপাদন করছেসরকারি মালিকানাধীন বাংলাদেশের একটি কোম্পানি হিসাবে সরকার এই কারখানার পণ্যগুলোকে বাংলাদেশকে প্রযুক্তিগতভাবে স্বাবলম্বী করার জন্য একটি বড় সম্ভাবনা হিসেবে দেখেছে যা বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করছে। হেক্সিং ইলেকট্রিকাল কোম্পানি লিমিটেড ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে কাজ করছে এবং বাংলাদেশে ৫ মিলিয়নেরও বেশি মিটার সরবরাহ করেছে ।বিএসইকো সরকারি নীতিমালা এবং আইনকানুন মেনে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। পরপর দুই বছর লাভজনক অবস্থায় থাকা এই সরকারি প্রতিষ্ঠানটি চালু রাখতে সরকারের আরো সদয় দৃষ্টি প্রয়োজন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত অগ্রযাত্রায় অবদান রাখতে বিএসইকো যে অবদান রাখছে তা আরো সামনের দিকে এগিয়ে যাবে বলে আশা করা যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/457.csv b/Bangla_fin_news_articles/457.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3410e39fdde567ce599b5e3d87cc8fae95b3ec20 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/457.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +457,নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতির লাগাম টানা যাচ্ছে না,2022-02-26,এম এ মাসুম,কয়েক মাস ধরেই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজারে অস্থিরতা চলছে। জরুরি পণ্যগুলোরই দাম বেড়েছে দফায় দফায়। এর মধ্যে হঠাত্ জ্বালানি তেল ও গ্যাসের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্তে বাজারে যেন আগুন লেগেছে। সাম্প্রতিক সময়গুলোতে বিভিন্ন গণমাধ্যমে বড় স্থান করে নিয়েছে অসহনীয় পণ্যের বাজার। এ নিয়ে সপ্তাহ জুড়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যা থেকে সাধারণ মানুষের অসহায়ত্বের বিষয়টি অনুভব করা যায়। নিত্যপণ্যের দামের বর্তমান লাগামহীন ঊর্ধ্বগতিতে সব স্তরের মানুষ ভোগান্তিতে পড়লেও সীমিত আয়ের মানুষের জন্য তা অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছেছে। গরিব আছে সংকটে আর মধ্যবিত্তরা দিশেহারা। আমন মৌসুম শেষে বাজারে নতুন চাল আসায় দাম কমার কথা কিন্তু কমেনি। মিলপর্যায় থেকে শুরু করে পাইকারি আড়ত ও খুচরা বাজারে চালের মজুত পর্যাপ্ত। থরে থরে সাজিয়ে রাখা হয়েছে বস্তা। তবুও কয়েক মাস ধরে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সব ধরনের চালের দাম। ..... বাজারে আলু কিনছেন এক নারী ... . সর্বশেষ এক মাসের ব্যবধানে মোটা চালের দাম কেজিতে তিনপাঁচ টাকা বেড়ে ৫০৫২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। পাশাপাশি সপ্তাহের ব্যবধানে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজে ১৫ টাকা বেড়েছে। এছাড়া ভোজ্য তেল আটাময়দা চিনি মুরগি ও গরুর মাংস এবং ডিমের দাম আরেক দফা বেড়েছে। এদিন সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি বাজার দরের মূল্য তালিকায়ও চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী দেখা গেছে। সেখানে বলা হয়েছে সপ্তাহের ব্যবধানে মোটা চাল ৩ দশমিক ২৬ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি এই একই চাল গত বছর একই সময়ের তুলনায় ৩ দশমিক ২৬ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি কেজি সরু চাল গত বছর একই সময়ের তুলনায় ৪ দশমিক ৯২ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। ..... বাজারে থরে থরে সাজিয়ে রাখা সবজী ... . বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিশ্লেষণে বলা হচ্ছে দারিদ্র্যের এই হার করোনাপূর্ব ২১ শতাংশ থেকে বেড়ে ৪১ শতাংশ হয়েছে। ২০২০ সালের অক্টোবরের বিবিএসের এক জরিপে দেখা যায় বাংলাদেশের মানুষের আয় ২০ শতাংশ কমে গেছে। একদিকে আয় কমেছে ২০ শতাংশ অপরদিকে ব্যয় বেড়েছে ৩৬ শতাংশ। তার মানে হলো ১০০ টাকার আয় কমে ৮০ টাকা হয়েছে আর ১০০ টাকার ব্যয় বেড়ে ১৩৬ টাকা হয়েছে। আয়ব্যয়ের ব্যবধান হলো ৫৬ শতাংশ। টিসিবির তথ্যমতে ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ভোজ্য তেল হিসাবে সয়াবিন তেলের দাম ছিল প্রতি লিটার ১০৪ টাকা। সেই সয়াবিন তেল আজ কিনতে হচ্ছে ১৬০ থেকে ২০০ টাকায়। দাম বৃদ্ধির এ হার প্রায় ৬০ শতাংশের বেশি। পাম অয়েলের দাম বেড়েছে প্রতি মনে ১৮০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত। আরেকটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য হলো মসুর ডাল। তিন বছর আগে এর দাম ছিল কেজিপ্রতি ৫৫ টাকা। সেই ডাল আজকের বাজারে কিনতে হচ্ছে কেজিপ্রতি ৯৭ টাকা ৫০ পয়সায়। এর দাম বেড়েছে ৭৭ শতাংশেরও বেশি। ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে আটার দাম ছিল কেজিপ্রতি ২৮ টাকা ৫০ পয়সা। বর্তমানে বাজারে এর দাম ৩৪ টাকা ৫০ পয়সা। আটার দাম বেড়েছে প্রায় ২২ শতাংশ। ..... মাছের বাজার ... . শিক্ষা পণ্যের কথা যদি ধরি তাহলে দেখব ২০ টাকার খাতা এখন ২৫ টাকায় কিনতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে শিক্ষা বাবদ ব্যয় বেড়েছে প্রায় ২০ শতাংশ। রান্নার জ্বালানি গ্যাস এলপিজি ২০১৯ সালে ১২ কেজির প্রতি সিলিন্ডারে ব্যয় হতো ৮৫০ টাকায়। এ ফেব্রুয়ারি মাসে তার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ২৪০ টাকা। গ্যাসের দাম বৃদ্ধির এই হার প্রায় ৪৬ শতাংশ। পানির অপর নাম জীবন। কিন্তু সেই পানির দামও বেড়েছে। ২০১৯ সালে ঢাকায় প্রতি হাজার লিটার পানির দাম নির্ধারিত ছিল ১১ টাকা ৫৭ পয়সা। আর ২০২২ সালে তা হয়েছে ১৫ টাকা ১৮ পয়সা। দাম বৃদ্ধির এই হার ৩১ শতাংশেরও বেশি। গত নভেম্বর থেকে পরিবহনের বাড়তি ভাড়া গুনতে হচ্ছে আমাদের। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধিতে ভাড়া সমন্বয় করা হয়েছে অসমভাবে। একটি পরিবহনের মোট ব্যয়ের ৪০ শতাংশ হলো জ্বালানি তেল। তেলের দাম বৃদ্ধিই যদি ভাড়া বৃদ্ধির কারণ হয়ে থাকে তাহলে মোট ব্যয় বাড়ার কথা মাত্র ৮৯ শতাংশ। কিন্তু সরকার ও মালিকপক্ষের সমঝোতায় সড়ক পরিবহন ভাড়া বাড়ানো হয়েছে ২৭ শতাংশ আর লঞ্চ ভাড়া বাড়ানো হয়েছে প্রায় ৩৮ শতাংশ। দেশে প্রতি বছরই বাড়ছে গরুমহিষ ও ছাগলভেড়ার উৎপাদন। ২০২০২১ অর্থবছরেও প্রায় চার লাখ পশু উৎপাদন বেড়েছে। এর মধ্যে এক লাখ ৫৪ হাজারই গরু। চাহিদার তুলনায় মাংস উদ্বৃত্ত ১০ লাখ মেট্রিক টন। তারপরও গরুর মাংসের দাম বাড়ছে। রাজধানীর বাজারগুলোতে বর্তমানে গরুর মাংস ৬৫০ টাকা কেজি পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। মানভেদে কোথাও কোথাও ৬২৫ টাকা কেজি। খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৯০০ থেকে ৯৫০ টাকা কেজি দরে। ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ক্যাব ২০২০ সালে ১৮টি সবজি বাজার পর্যবেক্ষণ করে বলেছে সবজির দাম বেড়েছে ১০ শাতংশের বেশি। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিদ্যুতের দফায় দফায় দাম বৃদ্ধি। অপরিহার্য আটটি উপখাতে ব্যয় বৃদ্ধির হার গড়ে প্রায় ৩৬ শতাংশ। এর মানে হলো যে ব্যক্তি তিন বছর আগে মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করে জীবন নির্বাহ করতেন তার জীবনমান বজায় রাখতে এখন আয় করতে হবে প্রতি মাসে ৪০ হাজার ৮০০ টাকা। এ অতিরিক্ত ১০ হাজার ৮০০ টাকার সমাধান কে দেবে সেই দুশ্চিন্তায় নিদ্রাহীন রাত কাটাচ্ছেন অনেকে। দুর্গতির এখানেই শেষ নয় আগামী দিনে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে ১১৫ শতাংশ। ..... ব্রয়লার মুরগী ... . রমজান শুরুর আরো দেড় মাস বাকি। অথচ এখনই প্রতিটি পণ্যের মূল্য অস্বাভাবিকভাবে ঊর্ধ্বমুখী। নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে চাল ডাল তেল মাছ গোশত সবজিসহ প্রতিটি পণ্যমূল্য। সাধারণত দ্রব্যমূল্যের হ্রাসবৃদ্ধির বিষয়টি নির্ভর করে বাজারে পণ্যের চাহিদা ও সরবরাহের ওপর। কিন্তু বর্তমানে দেশে এ নিয়ম খাটছে না। পণ্যের পর্যাপ্ত আমদানি ও সরবরাহ থাকলেও তা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। এর পেছনে কাজ করছে বাজার সিন্ডিকেট। কখনো কখনো তারা পণ্যের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে নানা অজুহাতে দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। রমজান সামনে রেখে গত কয়েক বছরের মতো এবারও বাজারে বিভিন্ন পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। লক্ষণীয় রমজানের আগে পণ্যের দাম বাড়ানো হলে পরে তা আর কমানো হয় না। কাজেই বাজারের নিয়ন্ত্রণ যাতে দুষ্টচক্রের হাতে চলে না যায় সেজন্য কঠোর মনিটরিং প্রয়োজন। আন্তর্জাতিক বাজারের নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব দেশে পড়বে এটাও স্বাভাবিক। কিন্তু সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়াতে এবং পণ্যমূল্য নাগালের মধ্যে রাখতে বাজার মনিটরিং বাড়াতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/458.csv b/Bangla_fin_news_articles/458.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7c9238ad3154277e7c2f7e0b2a648276433209ae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/458.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +458,বাংলাদেশভারত বাণিজ্য পোর্টাল চালু,2022-02-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ নৌ রেল ও বিমানপথের মাধ্যমে ব্যবসাবাণিজ্যের উন্নতির জন্য জনগণের মধ্যে যোগাযোগের উন্নতি ও সংযোগ শক্তিশালী করার দিকে জোর দিচ্ছে। ইন্ডিয়ান চেম্বার অব কমার্স আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি এই মন্তব্য করেছেন। অনুষ্ঠানে ড. হাছান মাহমুদ আসাম ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে খাবার পোশাক সংস্কৃতি ভাষার মিল নিয়ে আলোচনা করেন। এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন আসামের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী চন্দ্র মোহন পাটোয়ারী। এ সময় ভারতবাংলাদেশ বাণিজ্য পোর্টালও চালু করা হয়। এটি ভারত ও বাংলাদেশ উভয়ের ব্যবসায়িক ভ্রাতৃত্বকে সহজতর করবে। এই পোর্টালে ভারত ও বাংলাদেশের রপ্তানিকারক এবং আমদানিকারকদের ডাটাবেস আপলোড করা হয়। এটি উভয় দেশের ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সহযোগিতা বাড়াবে। উভয় পক্ষের মধ্যে ব্যবসায়িক লেনদেন এবং আলোচনার অনুমতি দেবে। ড. হাছান মাহমুদ আরও বলেন ব্রিটিশ আমল থেকে আসাম ও এই অঞ্চলের সঙ্গে চট্টগ্রাম বন্দরের দীর্ঘ ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। শতাব্দী প্রাচীন সমুদ্রবন্দরটিকে পুনর্নির্মাণ করা হয়েছে। কলকাতার হলদিয়া বন্দরের তুলনায় চট্টগ্রাম বন্দর গুয়াহাটির কাছাকাছি। এতে শুধু পরিবহন খরচই কমবে না বরং ব্যবসাবাণিজ্যের কার্যক্রমও বাড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/459.csv b/Bangla_fin_news_articles/459.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..781936f2cb9664b18ceb96f46fe6269793d342f8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/459.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +459,অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমলো,2022-02-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ২৪ ফেব্রুয়ারি শেয়ারবাজারে সূচকের বড় পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। সূচকের পতন হলেও আগের দিনের চেয়ে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। তবে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর পতন হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১০৯ পয়েন্ট পতনের পর ৬ হাজার ৮৩৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই৩০ সূচক ৩৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৫১৪ পয়েন্টে। ডিএসইএস শরীয়াহ সূচক ২২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে ৩৭৭ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩০টির কমেছে ৩২৬টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২১টির। দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৫০ কোটি ২৮ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮৮৭ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। ... হাঁস পালনে স্বাবলম্বী ময়না ... হাঁস পালনে স্বাবলম্বী ময়না ...হাঁস পালনে স্বাবলম্বী ময়না অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ১৯২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৯৯৯ পয়েন্টে। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩২২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ৯৯১ পয়েন্টে সিএসই ৫০ সূচক ২৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৭৩ পয়েন্টে এবং সিএসআই সূচক ২০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৪৮ পয়েন্টে। সিএসইতে ৩০৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩৬টির কমেছে ২৫৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/46.csv b/Bangla_fin_news_articles/46.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d609cc7815bb825e36286c7fb9460515e791cd46 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/46.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +46,লিটারে ১৪ টাকা কমলো সয়াবিন তেলের দাম,2022-07-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৪ টাকা কমিয়ে ১৮৫ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। রবিবার ১৭ জুলাই বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ এ তথ্য জানান।তিনি জানান আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম কমার প্রেক্ষিতে দেশীয় বাজারে দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরই আলোকে ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে আজ দাম পুননির্ধারণ করা হয়েছে। আগামীকাল থেকে এই মূল্য তালিকা কার্যকর হবে।তিনি আরও জানান প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৬৬ টাকা প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৮৫ টাকা এবং ৫ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৯১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।সয়াবিন তেলের পাশাপাশি পামতেলের দামও ৬ টাকা কমানো হয়েছে। বর্তমানে পামতেলের নির্ধারিত দাম ১৫৪ টাকা। সেটির নতুন দাম ১৪৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দরপতন যদি অব্যাহত থাকলে আগামীতেও এর সুফল ভোক্তারা পাবে বলেও জানান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/460.csv b/Bangla_fin_news_articles/460.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5cb15a38112db9ab3fff2f3064bf232501baaffb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/460.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +460,আকাশপথের টিকিটের আকাশছোঁয়া দাম,2022-02-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ থেকে মধ্যপ্রাচ্যগামী বিভিন্ন দেশে আকাশপথে ভাড়ার নৈরাজ্যের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ভয়াবহ টিকিটসংকট। একটি টিকিট যেন সোনার হরিণ অনেক প্রবাসী শ্রমিক নিরুপায় হয়ে কয়েক গুণ বেশি দামে টিকিট কিনতে বাধ্য হচ্ছেন। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে কিছু এয়ারলাইনস টিকিট বিক্রি ও বিপণননীতিতে নাম ছাড়া টিকিট বুকিং বা তা ব্লক রাখার কারণে টিকিটের কৃত্রিম সংকট তৈরি হয়েছে। এক্ষেত্রে রিজারভেশন সিস্টেমে ফ্লাইটে কোনো সিট খালি থাকলেও ব্লক করে রাখার কারণে সেসব টিকিট বিক্রি হয়েছে বলে দেখানো হচ্ছে। এরপর এই টিকিট সিন্ডিকেট নিজেদের ইচ্ছেমতো তিনচার গুণ বেশি দামে বিক্রি করে মুনাফা লুটছে। জানা গেছে আগামী মার্চ পর্যন্ত সৌদি আরবের টিকিট নেই ট্রাভেল এজেন্টদের কাছে। তবে টিকিট আছে কালোবাজারে। ট্রাভেল এজেন্সিগুলোর অভিযোগ মধ্যপ্রাচ্যের রুটগুলোতে পর্যাপ্ত ফ্লাইট না থাকায় সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এয়ারলাইনসগুলো নিজেদের মতো করে টিকিট ব্লকের জমজমাট বাণিজ্য করছে। রাষ্ট্রীয় বিমান সংস্হা বাংলাদেশ বিমান এয়ারলাইনসও এই সিন্ডিকেটে ঢুকে গেছে। বিমান ভাড়া অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। এতে বিপাকে পড়েছেন প্রবাসী শ্রমিক সাধারণ যাত্রী ওমরাহগামী যাত্রী রিক্রুটিং এজেন্সি ট্রাভেল এজেন্সি ও টু্যর অপারেটররা। এ নিয়ে দায়িত্বশীল কতৃর্পক্ষের কোনো পদক্ষেপ বা ভ্রুক্ষেপ লক্ষ করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। সম্প্রতি রাষ্ট্রীয় একটি গোয়েন্দা সংস্হার অনুসন্ধানে অনুরূপ তথ্য উঠে এসেছে। যা প্রতিবেদন আকারে জমা দেওয়া হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। প্রতিবেদনে মধ্যপ্রাচ্যগামী বিমানের টিকিটের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ও টিকিট ব্লকিংয়ের পেছনে একটি অসাধু সিন্ডিকেটের কারসাজির কথা তুলে ধরা হয়েছে। গত বছরের অক্টোবর থেকে অতিরিক্ত ভাড়ার দৌরাত্ম্য শুরু হলেও সব রেকর্ড ভেঙেছে জানুয়ারিফেব্রয়ারিতে। সাড়ে তিন মাস আগেও যেখানে সৌদি আরবের জেদ্দা রিয়াদ দাম্মাম মদিনা আরব আমিরাতের দুবাই কাতার ওমান কুয়েতসহ অন্যান্য রুটে ইকোনমি ক্লাসের একমুখী ভাড়া ছিল সর্বোচ্চ ২৫৩০ হাজার টাকার মধ্যে। এখন সেই টিকিটের মূল্য তিনচার গুণ বেড়ে লাখ টাকায়ও অনায়াসে পাওয়া যাচ্ছে না। পাশের দেশে এসব রুটে টিকিটের মূল্য ৪০ হাজার টাকারও কম। এ ছাড়া একই গন্তব্যের ফিরতি পথের দূরত্ব একই হলেও টিকিটের দাম ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা মাত্র। টিকিটসংকট সৃষ্টি করে ভাড়ার নৈরাজ্য সৃষ্টির জন্য কতিপয় প্রভাবশালী ট্রাভেল এজেন্টের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশের আটাব সাবেক সভাপতি এস এন মঞ্জুর মোর্শেদ মাহবুব বলেন উড়োজাহাজের টিকিটের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে জড়িত কতিপয় আটাব সদস্য। চিহ্নিত নেতারা এই সিন্ডিকেটের অন্যতম। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় ধর্ম মন্ত্রণালয় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়সহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সমন্বয়হীনতা এবং চাহিদা ও জোগান সম্পর্কে কোনো তথ্য বিশ্লেষণ ও ভবিষ্যত্ চাহিদা নিরূপণে কার্যকর ব্যবস্হা গ্রহণ না করার কারণে আজকের এই পরিস্হিতির সৃষ্টি হয়েছে। তিনি বলেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের বেবিচক অনুমতি নিয়ে এয়ারলাইনসগুলো পরিচালিত হয়। বেবিচক সব এয়ারলাইনসের বিভিন্ন রুটের ভাড়া অনুমোদন করে থাকে। কেন বেবিচক অস্বাভাবিক ভাড়া নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নিচ্ছে না এবং ফ্লাইট সক্ষমতা ও অতিরিক্ত ফ্লাইটের জন্য ব্যবস্হা গ্রহণ করছে না সেটা এক বড় রহস্য। অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি ও এর ফলে জনগণের ক্ষতির দায় বেবিচক কর্তৃপক্ষ এড়াতে পারে না। তিনি উড়োজাহাজের টিকিটের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি ও টিকিট নিয়ে সিন্ডিকেট বন্ধ করার বিষয়ে ব্যবস্হা গ্রহণে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন। এ বিষয়ে আটাব মহাসচিব মো. মাজহারুল ইসলাম বলেন আমরা এই পরিস্হিতির উত্তরণ চাই। একটা বাজে অবস্হা চলছে। কোনো ট্রাভেল এজেন্সি যদি সিন্ডিকেট করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে তার দায় আটাবের নয়। যারা করছে তারাই দায়ী। আমরা চাই দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্হা নেওয়া হোক। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী বলেন সিন্ডিকেট শনাক্ত করা গেলে তাদের বিরুদ্ধে তাত্ক্ষণিক ব্যবস্হা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে সরকার কাজ করছে। এদিকে মধ্যপ্রাচ্যগামী একটি উড়োজাহাজ সংস্হার একজন কর্মকর্তার দাবি বিভিন্ন কারণে ভাড়া বেড়েছে। যেমনকরোনা মহামারির পরবর্তী সময়ে উড়োজাহাজ চলাচল প্রায় স্বাভাবিক হতেই টিকিটের চাহিদা বৃদ্ধি ট্রানজিটসুবিধার সংকট বাংলাদেশ থেকে মধ্যপ্রাচ্যের শ্রমবাজার পুরোদমে চলছে কর্মী রপ্তানি ছুটিতে আসা প্রবাসী কর্মীদের কর্মস্হলে ফেরার তাড়া ওমরাহ হজের অনুমতি জেট ফুয়েলের মূল্যবৃদ্ধি এবং এয়ারলাইনসগুলোর করোনাকালীন স্বাস্হ্যসেবার ব্যয় বৃদ্ধি। তবে টিকিটের দাম তিনচার গুণ বৃদ্ধি করার পেছনে মুনাফার বিষয়টি স্বীকার করেন তিনি। মধ্যপ্রাচ্যের যাত্রীদের ১৫ থেকে ২০ শতাংশ বহন করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। বাদবাকি যাত্রীরা দেশিবিদেশি অন্যান্য এয়ারলাইনসে যাতায়াত করেন। সাম্প্রতিককালে প্রবাসী কর্মীদের চাপ বাড়লেও বিমান কর্তৃপক্ষ মধ্যপ্রাচ্যে ফ্লাইটের সংখ্যা বাড়ানোর কোনো উদ্যোগ নেয়নি। বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সির বায়রা সাবেক সভাপতি আবুল বাশার বলেন আমাদের প্রতিবেশী দেশ নেপাল ভারত শ্রীলঙ্কার তুলনায় বাংলাদেশ থেকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বিমানের ভাড়া কয়েক গুণ বেশি। বর্তমানে ঢাকা থেকে ছয় ঘণ্টার জার্নি রিয়াদে যেতে ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ৮০ হাজার থেকে ৯০ হাজার টাকা। অথচ ঢাকা থেকে নিউ ইয়র্ক ২৩ ঘণ্টার জার্নিতে ভাড়া লাগছে মাত্র ৬৫ হাজার টাকা। এখন ঢাকা থেকে দুবাইয়ে ওয়ানওয়ে সৌদি এয়ারলাইনসের ভাড়া ১ লাখ ৩১ হাজার টাকা জাজিরা এয়ারলাইনসের ভাড়া ৮৫ হাজার টাকা। এই গন্তব্যে শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইনসের ভাড়া ৯৩ হাজার টাকা এমিরেটস ও ইতিহাদ এয়ারওয়েজের ৯৮ হাজার ৮০০ টাকা। ওমানের মাসকাটে আগে একমুখী ভাড়া ছিল ৩৫ হাজার বর্তমানে সব এয়ারলাইনস ৭২ হাজার টাকা নিচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/461.csv b/Bangla_fin_news_articles/461.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..754a5736549ad077e5b4301aa74d54b3f95c18f1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/461.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +461,আজ ব্যাংক ও শেয়ারবাজার বন্ধ,2022-02-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আজ সোমবার মহান একুশে ফেব্রুয়ারি। দেশেবিদেশে দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় পালিত হবে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা এবং শহীদ দিবস উপলক্ষ্যে ব্যাংক ও শেয়ারবাজার আজ বন্ধ থাকবে।জানা গেছে দিবসটি উপলক্ষে দেশের সব সরকারি আধাসরকারি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ... আকাশপথের টিকিটের আকাশছোঁয়া দাম ... আকাশপথের টিকিটের আকাশছোঁয়া দাম ...আকাশপথের টিকিটের আকাশছোঁয়া দামএকই সঙ্গে দেশের ব্যাংক ও শেয়ারবাজারের লেনদেনও বন্ধ থাকবে এই দিনে। আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে ফের ব্যাংক ও শেয়ারবাজারের কার্যক্রম ও লেনদেন চলবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/462.csv b/Bangla_fin_news_articles/462.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..91de617acadf7f70b12762af6397afa25352e8c1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/462.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +462,দর হারানোর শীর্ষে যেসব শেয়ার,2022-02-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৭০টির বা ৭১ দশমিক ০৫ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিটের দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে জেনেক্স ইনফোসিসের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগের কার্যদিবস বৃহস্পতিবার জেনেক্স ইনফোসিসের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৫৯ দশমিক ২০ টাকায়। লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১৪৫ দশমিক ৩০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ারদর ১৩ দশমিক ৯০ টাকা বা ৮ দশমিক ৭৩ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে জেনেক্স ইনফোসিস ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে। ... আগ্রহের শীর্ষে হাক্কানি ... আগ্রহের শীর্ষে হাক্কানি ...আগ্রহের শীর্ষে হাক্কানি ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইয়াকিন পলিমারের ৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের ৪ দশমিক ৯৪ শতাংশ ইউনিয়ন ইনসিওরেন্সের ৪ দশমিক ৯৩ শতাংশ সেন্ট্রাল ফার্মার ৪ দশমিক ৩৪ শতাংশ অলিম্পিক এক্সেসরিজের ৪ দশমিক ৩১ শতাংশ খান ব্রাদার্সের ৪ দশমিক ১৬ শতাংশ রহিম টেক্সটাইলের ৪ দশমিক ১৬ শতাংশ আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ৪ দশমিক ০৮ শতাংশ এবং সোনালী ইনসিওরেন্সের শেয়ারদর ৩ দশমিক ৯২ শতাংশ কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/463.csv b/Bangla_fin_news_articles/463.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa3ed9d73ffade609a2e5aee851c3a72fd14b2fc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/463.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +463,দর হারানোর শীর্ষে যেসব শেয়ার,2022-02-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৭০টির বা ৭১ দশমিক ০৫ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিটের দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে জেনেক্স ইনফোসিসের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগের কার্যদিবস বৃহস্পতিবার জেনেক্স ইনফোসিসের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৫৯ দশমিক ২০ টাকায়। লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১৪৫ দশমিক ৩০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ারদর ১৩ দশমিক ৯০ টাকা বা ৮ দশমিক ৭৩ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে জেনেক্স ইনফোসিস ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে। ... আগ্রহের শীর্ষে হাক্কানি ... আগ্রহের শীর্ষে হাক্কানি ...আগ্রহের শীর্ষে হাক্কানি ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইয়াকিন পলিমারের ৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের ৪ দশমিক ৯৪ শতাংশ ইউনিয়ন ইনসিওরেন্সের ৪ দশমিক ৯৩ শতাংশ সেন্ট্রাল ফার্মার ৪ দশমিক ৩৪ শতাংশ অলিম্পিক এক্সেসরিজের ৪ দশমিক ৩১ শতাংশ খান ব্রাদার্সের ৪ দশমিক ১৬ শতাংশ রহিম টেক্সটাইলের ৪ দশমিক ১৬ শতাংশ আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ৪ দশমিক ০৮ শতাংশ এবং সোনালী ইনসিওরেন্সের শেয়ারদর ৩ দশমিক ৯২ শতাংশ কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/464.csv b/Bangla_fin_news_articles/464.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6122c8c73f70d1d3a77767c9d93ab59d3974b6ee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/464.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +464,ঋণ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন জরুরি,2022-02-19,মো মিজানুর রহমান,আমাদের দেশের খেলাপি ঋণ দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত এক সমস্যা। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে ঋণ গ্রহীতার কারণে যেমন কোনো একটি ঋণখেলাপি হয় তেমনি ব্যাংকের ঋণ ব্যবস্থাপনায় দুর্বলতার কারণে ও কোনো ঋণখেলাপি হতে পারে। কিন্তু আমাদের দেশে সব ধরনের খেলাপি ঋণের দায়ভার ঋণ গ্রহীতাকেই বহন করতে হয়। ব্যাংকগুলো ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে ঋণের মেয়াদ এবং পরিশোধিত কিস্তির পরিমাণ যেভাবে নির্ধারণ করা হয় তাও ত্রুটিপূর্ণ। বেশির ভাগ ঋণ গ্রহীতা অর্থের প্রয়োজন থাকায় ব্যাংক কর্তৃক আরোপিত সব শর্ত বিনা বাক্যে মেনে নেয় ঠিকই কিন্তু বাস্তবতার আলোকে ঋণ গ্রহীতা পরবর্তী সময়ে আর সেসব শর্ত পালন করতে পারেন না। যেমন কোনো কোম্পানিকে ৫০ কোটি ঋণ দিয়ে ৫১০ বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে বলা হলে খুব কম সংখ্যক ব্যবসায়ীই এ ঋণ পরিশোধ করতে সক্ষম হবেন। কেননা ব্যবসায়ীরা কখনোই এত বিপুল পরিমাণ অর্থ নিয়মমাফিক করে ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন না। ব্যবসায়ীদের অর্থ সব সময় বিনিয়োগের মধ্যে থাকে। এ কারণে প্রদত্ত ঋণের মেয়াদ এবং কিস্তির পরিমাণ এমনভাবে নির্ণয় করতে হবে যাতে করে ঋণ গ্রহীতা সহজভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে খুব সহজভাবে খুব স্বাচ্ছন্দ্যে এই ঋণ নিয়মিত পরিশোধ করতে পারেন। ২০২১ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে যে সেপ্টেম্বর২২ শেষে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১ হাজার ১৫০ কোটি টাকা। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে খেলাপি ঋণ ছিল ৮৮ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা। সে হিসাবে ২০২১ সালে ৯ মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১২ হাজার ৪১৬ কোটি টাকা। সেপ্টেম্বর ২২ শেষে ব্যাংক খাতে ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১২ লাখ ৪৫ হাজার ৩৯১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। ব্যাংকগুলোর বিতরণকৃত ঋণের ৮.১২ খেলাপির খাতায় উঠেছে। ২০১৯ সালে দেশের ব্যাংক খাতের মোট খেলাপির পরিমাণ ১ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী সেপ্টেম্বর২১ শেষে রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর বিতরণকৃত ঋণের স্থিতি ছিল ২ লাখ ১৯ হাজার ২৯২ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৪৪ হাজার ১৬ কোটি টাকাই খেলাপি। বিতরণকৃত ঋণের ২০.০৭ খেলাপি। সেপ্টেম্বর২২ এ বেসরকারি ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের স্থিতি ছিল ৯ লাখ ২৮ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৫০ হাজার ৭৪০ কোটি টাকা খেলাপি। যা বিতরণকৃত ঋণের ৫.৪৭ খেলাপি। তিনটি সরকারি বিশেষায়িত ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৩ হাজার ৬৯৯ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। এ ক্ষেত্রে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১১.৪৪.। সেপ্টেম্বর২১ মাসে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি হয়েছে ২ হাজার ৬৯২ কোটি টাকা। যা খেলাপি ঋণের ৪.১২। খেলাপি ঋণসংক্রান্ত অনিয়মগুলো বন্ধ করে দেশের খেলাপি ঋণের পরিমাণ সন্তোষজনকভাবে কমিয়ে আনতে হলে ব্যাংকিং খাতে ঋণ প্রদান এবং ঋণ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনতে হবে। এগুলোকে আধুনিক এবং প্রযুক্তিনির্ভর করে তুলতে হবে। আরেকটি বিষয় এখানে উল্লেখ না করলেই নয় আমাদের দেশের খেলাপি ঋণ দীর্ঘ অর্ধশতাব্দীর ও অধিক সময় ধরে চলে আসা পুঞ্জীভূত সমস্যা। তাই রাতারাতি এ সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। এ ব্যাপারে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। তদুপরি এটি একটি জাতীয় সমস্যায় পরিণত হয়েছে। কোনো একটি ব্যাংকের একার পক্ষে এখন আর তার খেলাপি ঋণ সমস্যার সমাধান করা মোটেই সম্ভব নয়। এজন্য প্রয়োজন সরকারের সক্রিয় সহযোগিতায় বিস্তৃত কর্মপরিকল্পনা। খেলাপি ঋণ আদায়ে অভিজ্ঞ ব্যাংকারদের গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। বেশির ভাগ ব্যাংকার আইনি সহায়তায় ঋণ আদায় বুঝে থাকেন। দুইএকটি হলে পারা যায় কিন্তু দীর্ঘদিনের জমে থাকা বিশাল অঙ্কের খেলাপি ঋণ অর্থ আদালতের মাধ্যমে আদায় করা সম্ভব নয়। ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ হ্রাস না পেলে ব্যাংকের ঋণ প্রবাহের গতি বাধাগ্রস্ত হবে ব্যাংকিং সেক্টর আর্থিক ঝুঁকির মধ্যে পড়বে অন্যদিকে দেশের অর্থনীতির চাকাও অচল হয়ে যাবে। তাছাড়া ব্যাংকিং সেক্টরে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করাও জরুরি। ব্যাংকার কলামিস্ট \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/465.csv b/Bangla_fin_news_articles/465.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..572fb344c9372d147bc5ab8fe0f5ec3da3aa6cec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/465.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +465,ঋণ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন জরুরি,2022-02-19,মো মিজানুর রহমান,আমাদের দেশের খেলাপি ঋণ দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত এক সমস্যা। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে ঋণ গ্রহীতার কারণে যেমন কোনো একটি ঋণখেলাপি হয় তেমনি ব্যাংকের ঋণ ব্যবস্থাপনায় দুর্বলতার কারণে ও কোনো ঋণখেলাপি হতে পারে। কিন্তু আমাদের দেশে সব ধরনের খেলাপি ঋণের দায়ভার ঋণ গ্রহীতাকেই বহন করতে হয়। ব্যাংকগুলো ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে ঋণের মেয়াদ এবং পরিশোধিত কিস্তির পরিমাণ যেভাবে নির্ধারণ করা হয় তাও ত্রুটিপূর্ণ। বেশির ভাগ ঋণ গ্রহীতা অর্থের প্রয়োজন থাকায় ব্যাংক কর্তৃক আরোপিত সব শর্ত বিনা বাক্যে মেনে নেয় ঠিকই কিন্তু বাস্তবতার আলোকে ঋণ গ্রহীতা পরবর্তী সময়ে আর সেসব শর্ত পালন করতে পারেন না। যেমন কোনো কোম্পানিকে ৫০ কোটি ঋণ দিয়ে ৫১০ বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে বলা হলে খুব কম সংখ্যক ব্যবসায়ীই এ ঋণ পরিশোধ করতে সক্ষম হবেন। কেননা ব্যবসায়ীরা কখনোই এত বিপুল পরিমাণ অর্থ নিয়মমাফিক করে ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন না। ব্যবসায়ীদের অর্থ সব সময় বিনিয়োগের মধ্যে থাকে। এ কারণে প্রদত্ত ঋণের মেয়াদ এবং কিস্তির পরিমাণ এমনভাবে নির্ণয় করতে হবে যাতে করে ঋণ গ্রহীতা সহজভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে খুব সহজভাবে খুব স্বাচ্ছন্দ্যে এই ঋণ নিয়মিত পরিশোধ করতে পারেন। ২০২১ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে যে সেপ্টেম্বর২২ শেষে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১ হাজার ১৫০ কোটি টাকা। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে খেলাপি ঋণ ছিল ৮৮ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা। সে হিসাবে ২০২১ সালে ৯ মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১২ হাজার ৪১৬ কোটি টাকা। সেপ্টেম্বর ২২ শেষে ব্যাংক খাতে ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১২ লাখ ৪৫ হাজার ৩৯১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। ব্যাংকগুলোর বিতরণকৃত ঋণের ৮.১২ খেলাপির খাতায় উঠেছে। ২০১৯ সালে দেশের ব্যাংক খাতের মোট খেলাপির পরিমাণ ১ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী সেপ্টেম্বর২১ শেষে রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর বিতরণকৃত ঋণের স্থিতি ছিল ২ লাখ ১৯ হাজার ২৯২ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৪৪ হাজার ১৬ কোটি টাকাই খেলাপি। বিতরণকৃত ঋণের ২০.০৭ খেলাপি। সেপ্টেম্বর২২ এ বেসরকারি ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের স্থিতি ছিল ৯ লাখ ২৮ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৫০ হাজার ৭৪০ কোটি টাকা খেলাপি। যা বিতরণকৃত ঋণের ৫.৪৭ খেলাপি। তিনটি সরকারি বিশেষায়িত ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৩ হাজার ৬৯৯ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। এ ক্ষেত্রে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১১.৪৪.। সেপ্টেম্বর২১ মাসে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি হয়েছে ২ হাজার ৬৯২ কোটি টাকা। যা খেলাপি ঋণের ৪.১২। খেলাপি ঋণসংক্রান্ত অনিয়মগুলো বন্ধ করে দেশের খেলাপি ঋণের পরিমাণ সন্তোষজনকভাবে কমিয়ে আনতে হলে ব্যাংকিং খাতে ঋণ প্রদান এবং ঋণ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনতে হবে। এগুলোকে আধুনিক এবং প্রযুক্তিনির্ভর করে তুলতে হবে। আরেকটি বিষয় এখানে উল্লেখ না করলেই নয় আমাদের দেশের খেলাপি ঋণ দীর্ঘ অর্ধশতাব্দীর ও অধিক সময় ধরে চলে আসা পুঞ্জীভূত সমস্যা। তাই রাতারাতি এ সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। এ ব্যাপারে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। তদুপরি এটি একটি জাতীয় সমস্যায় পরিণত হয়েছে। কোনো একটি ব্যাংকের একার পক্ষে এখন আর তার খেলাপি ঋণ সমস্যার সমাধান করা মোটেই সম্ভব নয়। এজন্য প্রয়োজন সরকারের সক্রিয় সহযোগিতায় বিস্তৃত কর্মপরিকল্পনা। খেলাপি ঋণ আদায়ে অভিজ্ঞ ব্যাংকারদের গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। বেশির ভাগ ব্যাংকার আইনি সহায়তায় ঋণ আদায় বুঝে থাকেন। দুইএকটি হলে পারা যায় কিন্তু দীর্ঘদিনের জমে থাকা বিশাল অঙ্কের খেলাপি ঋণ অর্থ আদালতের মাধ্যমে আদায় করা সম্ভব নয়। ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ হ্রাস না পেলে ব্যাংকের ঋণ প্রবাহের গতি বাধাগ্রস্ত হবে ব্যাংকিং সেক্টর আর্থিক ঝুঁকির মধ্যে পড়বে অন্যদিকে দেশের অর্থনীতির চাকাও অচল হয়ে যাবে। তাছাড়া ব্যাংকিং সেক্টরে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করাও জরুরি। ব্যাংকার কলামিস্ট \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/466.csv b/Bangla_fin_news_articles/466.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..01d6e89bd31f031fda2816dd992821a9c461d64c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/466.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +466,দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হবে,2022-02-19,রেজাউল করিম খোকন,বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে ধীরে ধীরে নানা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অর্থনীতিতে অনেক পরিবর্তন ঘটেছে। কৃষিনির্ভর অর্থনীতি ছিল এক সময়ে এ অঞ্চলে। কিন্তু সেই কৃষিনির্ভর অর্থনীতি থেকে ক্রমশ বেরিয়ে এসে শিল্প ও সেবা খাতমুখী হয়েছে আমাদের অর্থনীতি। উন্নয়নের মহাসড়কে ছুটে চলা স্বাধীনসার্বভৌম বাংলাদেশ এখন সাহাঘ্য গ্রহীতা নয় সাহাঘ্যদাতার কাতারে উঠে এসেছে। মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে লালসবুজের বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় উৎতরণের সুপারিশ করেছে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ। আনুষ্ঠানিক অনুমোদনের মধ্য দিয়ে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে এখন চূড়ান্তভাবে উন্নয়নশীল দেশে উৎতরণ ঘটল বাংলাদেশের। তবে এলডিসি থেকে উৎতরণের পর বেশকিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে বাংলাদেশকে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এর মধ্যে প্রস্তুতিও শুরু করেছে সরকার। এলডিসি থেকে বের হলে আন্তর্জাতিক আর্থিক বাজার থকে ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে ক্রেডিট রেটিং আগের চেয়ে বাড়বে এবং এখনকার চেয়ে কম সুদে ঋণ পাওয়া যেতে পারে। আর্থিক বাজারের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশকে আরো ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করবে। অন্যদিকে চ্যালেঞ্জের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো এলডিসি হিসেবে পাওয়া শুল্কমুক্ত ও বিভিন্ন অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য সুবিধা থাকবে না। এর ফলে রপ্তানি বিশেষত তৈরি পোশাক রপ্তানির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। অন্যদিকে কৃষিতে ভতুর্কি সুবিধা সীমিত করতে হবে। জলবায়ু অর্থায়নে প্রাধিকার থাকবে না। ওষুধ শিল্প পেটেন্টসংক্রান্ত আন্তর্জাতিক বিধিবিধান থেকে এতদিন যে অব্যাহতি পেয়ে আসছে তা থাকবে না। অন্যান্য ক্ষেত্রেও মেধাস্বত্বের আন্তর্জাতিক নীতিগুলো পালন করতে হবে। এসব চ্যালেঞ্জ মাথায় রেখে বাংলাদেশকে একটি উৎতরণ কৌশল প্রণয়ন করতে হবে। এলডিসি থেকে মসৃণ ও টেকসই উৎতরণ নিশ্চিত করতে এরই মধ্যে বেসরকারি খাত ও উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে নিয়ে প্রয়োজনীয় নীতিকৌশল ও পদক্ষেপ প্রণয়ন করা হচ্ছে। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হওয়ার পর বাংলাদেশের জন্য অসংখ্য সম্ভাবনা তৈরি হবে। ব্যবসাবাণিজ্য ও রপ্তানি খাতে চাহিদা তৈরি হবে নতুন পণ্যের। অর্থনীতির আকারও বড় হবে। সরকারের নেওয়া নানা অবকাঠামো প্রকল্পের বাস্তবায়ন শেষ হলে বিদেশি বিনিয়োগও বাড়বে। তখন পণ্য পরিবহন বন্দরের সক্ষমতাও বাড়াতে হবে। আগামী ২০ থেকে ২৫ বছরে দেশের অর্থনীতি সার্বিকভাবে সম্প্রসারিত হবে। এ সুযোগকে এগিয়ে নিতে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার পাশাপাশি ডেলটা প্ল্যান বাস্তবায়ন করা হবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী অগ্রসর হচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। সরকার দেশের ভবিষ্যত্ উন্নয়নের চাবিকাঠি হিসেবে নেদারল্যান্ডের আদলে তৈরি শতবর্ষীয় ডেলটা প্ল্যান বা ডেলটা প্ল্যান২১০০কে বিবেচনা করছে। প্ল্যান২১০০এ বন্যা নদীভাঙন নদী ব্যবস্হাপনা নগর ও গ্রামীণ পানি সরবরাহ বর্জ্য ব্যবস্হাপনা এবং বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও নিষ্কাশন ব্যবস্হাপনার জন্য ছয়টি দীর্ঘমেয়াদি কৌশল রয়েছে। ডেলটা প্ল্যানের প্রথম পর্যায়ের ৮০টি প্রকল্পের মধ্যে ৭৫টি ভৌত অবকাঠামো এবং ১৫টি প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষমতা দক্ষতা এবং গবেষণা অন্তভুর্ক্ত রয়েছে। এসব প্রকল্পে মোট ২ লাখ ৯৭ হাজার ৮০০ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে। এর মধ্যে বন্যা নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পে ২ হাজার ৭৯৮ কোটি টাকা এবং নদী ব্যবস্হাপনায় ৪৮ হাজার ২৬১ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে। এছাড়া শহর ও গ্রামাঞ্চলে পানি সরবরাহের জন্য যথাক্রমে ৬৭ হাজার ১৫২ কোটি টাকা নদীভাঙন রোধে ৬৮ হাজার ৮৭৯ কোটি টাকা পার্বত্য চট্টগ্রামের জন্য ৫ হাজার ৯৮৬ কোটি টাকা এবং খরাপ্রবণ এলাকায় ১৬ হাজার ৩১৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। বাকি ৮৮ হাজার ৪১০ কোটি টাকা অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হবে। মাথাপিছু আয়ে একের পর এক সুসংবাদ আসছে। গত নভেম্বরেই দেশের মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ৫৫৪ ডলার। সেই হিসাবকে পেছনে ফেলে বিদায়ি ২০২০২১ অর্থবছরের চূড়ান্ত হিসাব অনুযায়ী মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৯১ ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যা ২ লাখ ১৯ হাজার ৭৩৮ টাকা। মনে রাখতে হবে মাথাপিছু আয় কোনো ব্যক্তির একক আয় নয়। দেশের অভ্যন্তরের পাশাপাশি রেমিট্যান্সসহ যত আয় হয় তা দেশের মোট জাতীয় আয়। সেই জাতীয় আয়কে মাথাপিছু ভাগ করে দেওয়া হয়। বিবিএসের তথ্যানুযায়ী ২০১৯২০ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ৩২৬ ডলার বা ১ লাখ ৯৭ হাজার ১৯৯ টাকা। তার মানে পরের এক বছরে ২৬৫ ডলার বেড়েছে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন আগামী অর্থবছরে আমাদের মাথাপিছু আয় ৩ হাজার ৮৯ মার্কিন ডলার হবে। সে বছর জিডিপির প্রবৃদ্ধি হবে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। চূড়ান্ত হিসাবে ২০২০২১ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ। সাময়িক হিসাবে তা ছিল ৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ। বিবিএসের তথ্যানুযায়ী ২০১৯২০ অর্থবছরে করোনার প্রভাবে জিডিপি প্রবৃদ্ধি তলানিতে নেমেছিল। সেবার প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ। প্রবাসীদের পাঠানো আয় ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধির কারণে চূড়ান্ত হিসাবে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। আগামী ২০ থেকে ২৫ বছরে দেশের অর্থনীতি সার্বিকভাবে সম্প্রসারিত করতেই সুদূরপ্রসারী দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে ডেলটা প্ল্যান প্রণয়ন করা হয়েছে। পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় নির্ধারিত লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে ডেলটা প্ল্যানএর অনেক মিল রয়েছে। এজন্য মন্ত্রণালয়গুলোকে তাদের পঞ্চবার্ষিক ও বার্ষিক পরিকল্পনা ডেলটা প্ল্যানএর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না সেদিকে নজর রাখতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/467.csv b/Bangla_fin_news_articles/467.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..24585a24a9e2e085219513345eedea92c56d378f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/467.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +467,উদীয়মান বাজারগুলোকে এড়িয়ে যাওয়া ভীষণ ঝুঁকিপূর্ণ,2022-02-19,শফিকুর রহমান রয়েল,প্রতিরোধক বা প্রতিষেধক যাই বলি না কেন ভ্যাকসিনের মাধ্যমে কোনো কিছুতেই প্রতিহত করা যাচ্ছে না করোনা ভাইরাস বিস্তারের দুরন্ত গতিকে। ক্ষণেক্ষণে রূপ পরিবর্তনই যেন কোভিড১৯ ভাইরাসের স্বভাবজাত ধর্ম। আলফা বিটা গামা ডেটা লাম্বাডা মুর পর ওমিক্রন প্রত্যেকটিই আবির্ভূত হচ্ছে কোনো না কোনো স্বতন্ত্র উপসর্গ নিয়ে। ভিন্নতার মাত্রায় সর্বশেষ সংযোজিত ওমিক্রন মূল্যস্ফীতি ও আর্থিক আঁটোসাঁটো উদীয়মান বাজারসমূহে বেশ বড় রকমের ঝাঁকুনিই দিচ্ছে। কিন্তু এটি অস্বীকার করার জো নেই যে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগকারীদের জন্য উঠতি বাজারগুলোর বেলায় এড়িয়ে বিষয়টি শুধু ঝুঁকিপূর্ণই না ভীষণ ঝুঁকিপূর্ণ। তবে পরিহারের ক্ষেত্রে এখানে শুধুমাত্র চলমান মহামারিই নয় আরো কিছু বিষয় কাজ করছে নিয়ামক শক্তিরূপে। মানবাধিকার ও জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে চিন্তিত মানুষদের পক্ষে উদীয়মান অর্থ ঢালা বা বিনিয়োগ করাটা সবসময়ই বিপদআপদের আশঙ্কাযুক্ত। তবে সে সব স্হানে বিনিয়োগ না করাটা তুলনামূলকভাবে অধিকতর ঝুঁকিপূর্ণ। এ সহজ বিষয়টি বোঝার জন্যে একেবারে অর্থনৈতিক বোদ্ধা হওয়ার প্রয়োজন পড়ে না কিঞ্চিৎ অর্থনৈতিক জ্ঞান থাকা লোকেরাও একটু মাথা খাটালেই তা হূদয়াঙ্গম করতে পারে। অর্থনীতিতে বহুলালোচিত উদীয়মান বাজার টার্মটি অসাধারণভাবে অস্পষ্ট হওয়া সত্ত্বেও মানতে কোনো দ্বিধা নেই যে এই শ্রেণিটির আকার সুবিশাল। বিশ্বেও সবচেয়ে জনবহুল ১০টি দেশের সাতটিই আছে এ তালিকায় আর সেগুলো হচ্ছে চীন ভারত রাশিয়া ইন্দোনেশিয়া পাকিস্তান ব্রাজিল ও মেক্সিকো। দক্ষিণ আফ্রিকা তাইওয়ান তুরস্ক ও পোল্যান্ডের মতো অর্থনৈতিক ভূরাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোর নামও শোভা পায় এ তালিকায়। বিনিয়োগকারীদের বেলায় এদেরকে পরিহার করার মানেটা দাঁড়াচ্ছে বৃহত্তর প্রবৃদ্ধি এবং নিশ্চিতভাবেই অধিকতর বহুমুখীকরণের সম্ভাবনাকে সজ্ঞানে কিংবা অজ্ঞানে কাজে না লাগানোর সুনিশ্চিত প্রচেষ্টা। ভ্যানগার্ড ও মর্গান স্ট্যানলিসহ অসংখ্য গবেষণার ফলাফলে উঠে এসেছে উঠতি বাজারগুলো ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো উন্নত দেশগুলোর স্টক রিটার্ন প্রলম্বিত সময়ের বেশির ভাগ জুড়ে হাত ধরাধরি করে এগিয়ে চলে না। উদীয়মান বাজারগুলোর তাত্ক্ষণিক ঘাটতি তাদের দীর্ঘমেয়াদি শক্তির চেয়ে অধিক প্রকট সমস্যারূপে দেখা দিতে পারে। গ্রহের এত বিশাল একটা এলাকা সম্পর্কে সাধারণীকরণ করা খুবই ঝামেলাপূর্ণ। কিন্তু এর অধিকাংশ অংশেই করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকা মূল্যস্ফীতি মুদ্রা নীতির আঁটোসাঁটোকরণ রাজনৈতিক দুর্দশা ও জলবায়ু পরিস্হিতি একটি ধনী দেশের চেয়ে অধিক জরুরি ভিত্তিতে হুমকি দিচ্ছে। ঐ সব দেশের স্টক মার্কেটের দর সাধারণভাবে পড়ে গেছে অথচ মার্কিন স্টক মার্কেটে ঘটেছে ঠিক তার উলটোটা। ওয়াল স্ট্রিটের ভেতরের এবং বাইরের বিশেষজ্ঞরা জোট বেঁধে একই ধরনের ইতিবাচক মতামত প্রকাশ করছিলেন কমসে কম আগামী কয়েক মাস পর্যন্ত। এখানে একটা সমস্যা হচ্ছে পশ্চিমা ব্যাংকগুলো অধিক সুরক্ষিত মুদ্রানীতির দিকে ফেরত যাচ্ছে যা ঐতিহাসিকভাবে সম্পদকে উদীয়মান বাজারসমূহের বাইরে নিয়ে যায়। এতে করে তাদের অর্থনীতি বিরাট ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেআর এসব কথা বলছিলেন কমনওয়েলথ ফিন্যান্সিয়াল নেটওয়ার্কেও বৈশ্বিক বিনিয়োগ কৌশলী আনু গাগ্গার। অতিসম্প্রতি দ্য ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড গত সাড়ে তিন বছরের মধ্যে এই প্রথম স্বল্পমেয়াদি সুদের মাপকাঠি বৃদ্ধি করে। এর ঠিক আগের দিন ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক জানায় তারা কার্যকরভাবেই সুদের হার বৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে এবং যেটি সত্যিকার অর্থেই এ বছরের মাঝামাঝি সময়ে কার্যকর হবে। যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চতর সুদের হারের অন্যান্য মুদ্রার বিপরীতে মার্কিন ডলারের মান বৃদ্ধির প্রবণতা বাড়বে। এর ফলে অনেক উঠতি বাজার সঙ্গত কারণেই সমান্তরাল ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে। এমন দেশগুলোর মধ্যে আছে ব্রাজিল চিলি মেক্সিকো রাশিয়া হাঙ্গেরি ও চেক প্রজাতন্ত্র। এরা এরই মধ্যে সুদের হার বৃদ্ধি শুরু করে দিয়েছে। মূল্যস্ফীতি ও মুদ্রার অবমূল্যায়ন ঠেকাতেই তাদের এমন সিদ্ধান্ত। ফেডারেল ব্যাংকের ঘোষণার আগে জাপানি আর্থিক জায়ান্ট গ্লোবাল ম্যাক্রো রিসার্চ ফর নোমুরার প্রধান রবার্ট সুব্রানিয়াম জানিয়েছিলেন উদীয়মান বাজারগুলোর গ্রুপ এই মুহূর্তে চরম বিপদের মধ্যে রয়েছে। তিনি একটি গবেষণায় টেলিফোন সাক্ষাত্কারে সরাসরিই বলেন আগামী ছয় মাস কিংবা এর কিছু বেশি সময়ের জন্যে আমি বিনিয়োগকারীদের খুব বেশি সতর্ক থাকার আহ্বান জানাব। তিনি এমন একটি গ্রুপের সম্ভাব্য মহাবিপদ সম্পর্কে আঁচ করে সতর্ক করে দিয়েছেন যেটিকে তিনি আখ্যা দিয়েছেন দ্য ট্রাবলড টেন। এ দলের সদস্যরা হচ্ছে ব্রাজিল চিলি কলম্বিয়া পেরু হাঙ্গেরি রোমানিয়া তুরস্ক দক্ষিণ আফ্রিকা ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইন। এদের প্রত্যেকটিই দুরারোগ্য দুর্বল প্রবৃদ্ধি মোকাবিলা করছে। বর্ধিষ্ণু মূল্যস্ফীতি ও মুদ্রার অবমূল্যায়ন তাদেরকে গভীর আর্থিক সমস্যার মুখোমুখি ঠেলে দিয়েছে। যেখান থেকে বের হয়ে আসার উপায় বের করতে গিয়েই তারা খাবি খাচ্ছে। দ্য বিজনেস টাইমস অনুসরে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/468.csv b/Bangla_fin_news_articles/468.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..003ce59be6f7c4d03d0d3ff2be386c64a733b6c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/468.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +468,নগদ ও বিডি হট ডিলসএর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর,2022-02-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদএর মাধ্যমে পেমেন্ট করার ক্ষেত্রে বিশেষ ক্যাশব্যাক সুবিধা দিয়ে বাজারে যাত্রা করল ইকমার্স প্ল্যাটফর্ম বিডি হট ডিলস ....। রাজধানীর বনানীতে বৃহস্পতিবার বিডি হট ডিলসএর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়। এ সময় বিডি হট ডিলসএর চেয়ারম্যান নজমুল সায়াদাত ও নগদএর চিফ সেলস অফিসার মো. শিহাব উদ্দিন চৌধুরী নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন। এক্সক্লুসিভ এই অফারে নগদএর মাধ্যমে দেশবিদেশের পণ্য বুকিং করে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পাওয়ার সুযোগ পেতে পারেন গ্রাহক। এ সময় নগদএর প্রধান বিপণন কর্মকর্তা শেখ আমিনুর রহমান বলেন মানুষের জীবনে ডিজিটাল সেবা নিশ্চিত করার প্রধান হাতিয়ার হলো তার কেনাকাটা ও লেনদেনকে ডিজিটাল করে দেওয়া। নগদ সব সময়ই গ্রাহকদের জন্য সাশ্রয়ী ও নিরাপদ লেনদেন নিশ্চিত করে এরই মধ্যে দেশের শীর্ষ মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বর্তমানে সময়ে গ্রাহকেরা মূলত বিভিন্ন ইকমার্স ওয়েবসাইটে অফার বা মূল্য ছাড় দেখে পণ্য কিনতে পছন্দ করে। অসংখ্য সাইটে ঘুরে পছন্দমতো ছাড়ে পণ্য কেনার ভোগান্তি দূর করতে সকল অফার এক পোর্টালে নিয়ে এসেছে বিডি হট ডিলস। বিডি হট ডিলসই বিশ্বের প্রথম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেখানে একজন ক্রেতা তার পছন্দের পণ্যের ওপর চলমান সকল অফার একসঙ্গে পাবেন এক জায়গায়। শুধু বাংলাদেশই নয় দেশের পাশাপাশি যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের চলমান সেরা অফারগুলোও একই সময়ে মিলবে বিডি হট ডিলসের ওয়েবসাইট এবং মোবাইল অ্যাপে। ফ্যাশন গেজেট ফুড বিউটি এন্ড স্পা ফিটনেস রিসোর্ট বুকিং কিচেন এপ্লায়েন্স হোম এপ্লায়েন্স থেকে শুরু করে ইলেকট্রনিক্স থেকে লাইফস্টাইলেইর প্রয়োজনীয় সকল পণ্যের সেরা অফারগুলো একসঙ্গে এখন পাওয়া যাবে প্ল্যাটফর্মটিতে। অর্ডারের সময় মাত্র ২০ শতাংশ পেমেন্ট করে কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য থেকে ২৫ দিনে বিডি হট ডিলসএর মাধ্যমে পণ্য আনা যাবে। পণ্য কেনার ক্ষেত্রে গ্রাহক যে ২০ শতাংশ বুকিং মানি হিসেবে দেবেন সেটি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম সংশ্লিষ্ট নির্দেশনার অধীনে যা ক্রেতার পেমেন্ট নিশ্চয়তা নিশ্চিত করবে। সেক্ষেত্রে বাকি ৮০ শতাংশ পেমেন্ট হবে পণ্য ডেলিভারির সময়। পুরো পেমেন্ট নগদএর মাধ্যমে করলে গ্রাহক ১০ শতাংশ হারে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পেতে পারবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/469.csv b/Bangla_fin_news_articles/469.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e34d9c5ef0897766d44c9ae3fb76e6924fa5db55 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/469.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +469,‘ট্যারিফ কমিশনের বাইরে দাম বাড়ালেই ব্যবসায়ীদের কঠোর ব্যবস্থা’,2022-02-18,স্টাফ রিপোর্টার রংপুর,বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির কারণেই তেল চিনি ও ডালের বাড়ানো হয়েছে। ট্যারিফ কমিশনের বাইরে দাম বাড়ালে সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ডিসিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রংপুর সার্কিট হাউস মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সব কথা বলেন। টিপু মুনশি বলেছেন দেশে পর্যাপ্ত আলু উৎপাদন হচ্ছে। আলুর ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে রফতানি বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দেশে রফতানি দিন দিন বাড়ছে। এ বছর ৫১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রফতানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আলু রফতানি থেকে আয় এতে অবদান রাখবে। সরকার আলু উৎপাদন ব্যবহার ও রফতানির বিষয়ে সজাগ রয়েছে। ... স্ত্রীকে কাঁধে নিয়ে ১৪ বছর পার প্রধানমন্ত্রীর নজরে সোহেলরওশন দম্পতি ... স্ত্রীকে কাঁধে নিয়ে ১৪ বছর পার প্রধানমন্ত্রীর নজরে সোহেলরওশন দম্পতি ...স্ত্রীকে কাঁধে নিয়ে ১৪ বছর পার প্রধানমন্ত্রীর নজরে সোহেলরওশন দম্পতি বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেল ডাল ও চিনির দাম অনেক বেড়েছে। ৬০০ টাকা টনের ভোজ্যতেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে ১ হাজার ৩০০ ডলারে উঠেছে। একইভাবে ডাল চিনির দাম বেড়েছে। আমাদের ভোজ্যতেলের চাহিদা রয়েছে প্রতি বছর ৩৫ থেকে ৪০ লাখ টন যার ৯০ শতাংশ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। ১০ শতাংশ তেল দেশে উৎপাদিত সরিষা থেকে আসে। ব্যবসায়ীদের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন অনেক অসৎ ব্যবসায়ী সুযোগ পেলেই পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেন। তাই এখন থেকে ট্যারিফ কমিশন নির্ধারিত দরের চেয়ে বেশি দামে ভোজ্যতেল ডাল ও চিনি বিক্রি করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ জন্য জেলা প্রশাসকদের প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন রংপুরে একটি বিশ্বমানের ক্যান্সার হাসপাতাল করার উদ্যোগে নিয়েছি। অলাভ জনকভাবে পরিচালিত হবে রংপুর অপু মুনশি বেসরকারি ক্যান্সার হাসপাতাল। অগ্রাধিকার পাবেন নারীরা। তবে সব স্তরের মানুষ যাতে সাশ্রয়ী মূল্যে ক্যান্সারের চিকিৎসা পায় সেজন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডেন্ট রোটারিয়ান ক্লাব উত্তরার জুলহাস আলম জেলা প্রশাসক আসিব আহসান ও রংপুর মেট্রোপলিটান পুলিশের ডিসি অপরাধ মারুফ আহম্মেদ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/47.csv b/Bangla_fin_news_articles/47.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a4783fb1e42644dac1cdde2ee6df53e9f4550726 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/47.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +47,ঈদের ছুটি শেষে কর্মমূখর হয়ে উঠেছে সাভার শিল্পাঞ্চল,2022-07-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা আট দিনের ঈদের ছুটি শেষে শনিবার ১৬ জুলাই থেকে শ্রমিকদের পদচারণায় কর্মমূখর হয়ে উঠেছে সাভার আশুলিয়া তৈরি পোশাক কারখানাগুলো। তবে কারখানাগুলোতে শ্রমিকদের উপস্থিতি কিছুটা কম। এদিকে রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পোশাক কারখানাগুলোতে কাজের অর্ডার কমে গেছে। এছাড়া ইউরোপসহ অন্য দেশগুলোর বায়ারদের কাজের অর্ডার থাকলেও যুক্তরাষ্ট্রের কাজের অর্ডার অনেক কম বলে জানিয়েছেন কারখানার মালিকরা। জানা যায় সাভার ও আশুলিয়ায় ছোট বড় মিলিয়ে রয়েছে প্রায় সহস্রাধিক পোশাক কারখানা। বাংলাদেশি শ্রমিকদের তৈরি করা পোশাক রপ্তানি হয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। ঈদের ছুটি শেষে শনিবার খুলেছে কারখানাগুলো। সকাল থেকে শ্রমিকরা দল বেধে কারখানায় প্রবেশ করে ঈদের কুশল বিনিময় করে কাজে যোগ দিয়েছেন। পুরো দমে চলছে উৎপাদন কার্যক্রম। কারখানাগুলোতে প্রস্তুত করা হচ্ছে শিপমেন্টের তৈরি করা পোশাক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/470.csv b/Bangla_fin_news_articles/470.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3e00093c769886239d15a7c0774da10b741ea9e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/470.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +470,গ্রাহকের টাকা ফেরত দেওয়া শুরু আলেশা মার্টের,2022-02-17,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,আলোচিত ইকমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের কাছে আটকে থাকা গ্রাহকের টাকা ফেরত দেওয়া শুরু করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার ১৭ ফেব্রুয়ারি সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে প্রথম ধাপে ১০ গ্রাহককে ২৮ লাখ ৩৬ হাজার ২৮৬ টাকা ফেরত দেওয়া হয়। মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ জানান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে মোট ৪৮৫ জন গ্রাহকের মধ্যে প্রথম ধাপে ১০ গ্রাহককে এই টাকা ফেরত দিলো আলেশা মার্ট। বাকিদের টাকা দ্রুত সময়ের মধ্যে পর্যায়ক্রমে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। সেবাদানকারী পেমেন্ট গেটওয়ে প্রতিষ্ঠান এসএসএল কমার্জে আটকে থাকা আলেশা মার্টের ৪২ কোটি টাকা পর্যায়ক্রমে ফেরত দেওয়া হবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়। আলেশা মার্ট ও এসএসএল কমার্জ যৌথভাবে যে তালিকা করেছে সে অনুযায়ী ৪৮৫ গ্রাহকের ১ হাজার ১৪৩টি লেনদেনের বিপরীতে ১০ কোটি ৬২ লাখ টাকা আটকে ছিল। ... দুদকের উপসহকারী পরিচালকের চাকুরিচ্যুতি নিয়ে ধোঁয়াশা দূরের আহ্বান টিআইবির ... দুদকের উপসহকারী পরিচালকের চাকুরিচ্যুতি নিয়ে ধোঁয়াশা দূরের আহ্বান টিআইবির ...দুদকের উপসহকারী পরিচালকের চাকুরিচ্যুতি নিয়ে ধোঁয়াশা দূরের আহ্বান টিআইবির জানা গেছে আলেশা মার্টের কাছে গ্রাহকদের প্রায় ৩০০ কোটি টাকা আটকে আছে। কোম্পানির নিজস্ব ব্যবস্থায় প্রায় ১২ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে। বাকি টাকা দেওয়ার মতো অর্থ তাদের কাছে নেই। এ জন্য আলেশা মার্ট শেয়ার বিক্রির চেষ্টা করছেন।পাশাপাশি ব্যাংক ঋণ নেওয়ারও চেষ্টা করছে। এদিকে গত অক্টোবরে বিভিন্ন ব্যাংকে আলেশা মার্টের ৫৬টি হিসাবের সন্ধান পায় বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব হিসাবে বিভিন্ন গ্রাহক ২ হাজার এক কোটি ২৮ লাখ টাকা জমা করেছেন। এরমধ্যে আলেশা মার্ট এক হাজার ৯৯৯ কোটি ২০ হাজার টাকা তুলে নিয়েছে। হিসাবগুলোতে ওই সময় ২ কোটি ৭ লাখ টাকা স্থিতি ছিল। গ্রাহকদের জমা টাকা তুলে নিয়ে আলেশা মার্ট কী করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক তা এখন তদন্ত করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/471.csv b/Bangla_fin_news_articles/471.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..be46599545fada4c0f330af3f4282b949a9af6b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/471.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +471,খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার আরেক দফা বেড়েছে,2022-02-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এক মাসের ব্যবধানে দেশে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার আরেক দফা বেড়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হিসাবে জানুয়ারি মাসে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার হয়েছে ৫ দশমিক ৬০ শতাংশ যা ডিসেম্বরে ছিল ৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ। জানুয়ারি মাসে খাদ্যবহিভূর্ত পণ্যে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ২৬ শতাংশে যা আগের মাসে ছিল ৭ শতাংশ। মূলত খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার বাড়লেও খাদ্যবহিভূর্ত পণ্যে মূল্যস্ফীতির হার কমে আসায় সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার কমেছে বলে দাবি করছে বিবিএস। সংস্থাটির হিসাবে গত জানুয়ারি মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার আগের মাসের চেয়ে কমেছে। বুধবার সংস্থাটি সর্বশেষ যে তথ্য প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যায় পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মাসওয়ারি চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশে। ডিসেম্বরে এই হার ছিল ৬ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। নভেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৫ দশমিক ৯৮ শতাংশ। বিবিএসের তথ্যানুযায়ী জানুয়ারি মাসে শহরে ও গ্রামে খাদ্যে মূল্যস্ফীতির হার আরেক দফা বেড়েছে। বিশ্লেষণে বলা হয়েছে এক মাসের ব্যবধানে দেশে মোটা সরু সব ধরনের চালের দাম বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে ভোজ্য তেল চিনি মসলা দুধ মাছের দাম। গরু খাসিসহ মাংসের দামও বেড়েছে। কমেছে ডিম পেঁয়াজ আদা রসুনের দাম। এক মাসের ব্যবধানে কমার তালিকায় রয়েছে আলুর দামও। বিবিএসের তথ্যে দেখা যায় গ্রামীণ পর্যায়ে জানুয়ারি মাসে সার্বিক মূলস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ যা ডিসেম্বরে ছিল ৬ দশমিক ২৭ শতাংশ। এ সময় গ্রামীণ অঞ্চলে জানুয়ারি মাসে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৯৪ শতাংশে যা ডিসেম্বরে ছিল ৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ। এছাড়া খাদ্যবহিভূর্ত পণ্যে জানুয়ারি মাসে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৩২ শতাংশে যা ডিসেম্বরে ছিল ৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ। অন্যদিকে শহর পর্যায়ে জানুয়ারি মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৪৭ শতাংশে যা ডিসেম্বরে ছিল ৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ। শহরাঞ্চলে ডিসেম্বর মাসে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার ৪ দশমিক ৪১ শতাংশ থাকলেও জানুয়ারি মাসে বেড়ে হয়েছে ৪ দশমিক ৮৫ শতাংশ। অন্যদিকে শহরাঞ্চলে খাদ্যবহিভূর্ত পণ্যে মূল্যস্ফীতির হার ৭ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ৬ দশমিক ১৭ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/472.csv b/Bangla_fin_news_articles/472.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b440b3dd0d50996cf677d774039e83a5c659d2c0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/472.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +472,রমজানে চালের দাম বাড়বে না খাদ্য সচিব,2022-02-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,খাদ্য সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম বলেছেন রমজান উপলক্ষে আমি আপনাদের নিশ্চয়তা দিতে পারি চালের দাম বাড়বে না। কারণ খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি মার্চ মাস থেকে শুরু হয়ে যাবে। মার্চ মাস থেকে ৫০ লাখ পরিবার ৩০ কেজি করে চাল পাবে। চালের দাম বাড়বে না ওই সময়। আজ বুধবার ১৬ ফেব্রুয়ারি সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। খাদ্য সচিব বলেন অবস্থা তৈরি হলে খোলা বাজারে চাল বিক্রি আরও বাড়ানো হবে। এছাড়া প্রয়োজন হলে চাল আমদানি করা হবে। চাল আমদানি না করে স্বাচ্ছন্দ্যে থাকতে পারলে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ এটা এস্টাব্লিস্ট হবে বলেও জানান তিনি। ২০ লাখ টনের বেশি খাদ্য মজুত রয়েছে জানিয়ে খাদ্য সচিব বলেন বিভিন্ন পর্যায়ে দাম বাড়লেও সাপ্লাই সরবরাহ বাড়ানোর মাধ্যমে এটা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/473.csv b/Bangla_fin_news_articles/473.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e43844c37d7fcdca1ca4fe056efcc648468a32d1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/473.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +473,জ্বালানি তেলের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি আবার বাড়বে কাঁচামালের দাম,2022-02-16,ইত্তেফাক ‌ রিপোর্ট,বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দর অস্বাভাবিকভাবে বেড়েই চলেছে। সব পূর্বাভাস এবং ধারণার চেয়েও বেশি বেড়েছে তেলের দাম। বিশ্ববাজারে ব্যারেলপ্রতি অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দর ১০০ ডলার ছুঁই ছুঁই করছে। এরই মধ্যে অপরিশোধিত তেলের দাম গত সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। ব্রেন্ট ক্রুডের দাম মঙ্গলবার বেড়ে হয়েছে প্রতি ব্যারেল ৯৪ দশমিক ৪৪ ডলার। ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দর ব্যারেলপ্রতি দাঁড়িয়েছে ৯৩ দশমিক ১০ ডলারে। এক বছরের ব্যবধানে বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেল গড়ে ৬১ দশমিক ৭১ শতাংশ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। বিশ্ববাজারে তেলের চাহিদা বাড়ছে কিন্তু সে অনুযায়ী সরবরাহ বাড়ছে না। এর সঙ্গে রাশিয়াইউক্রেনের মধ্যে উত্তেজনা যুক্ত হয়েছে। তেলের দাম ১০০ ডলারে পৌঁছাতে পারে বলে মনে করছেন বাজার বিশ্লেষকরা। তাছাড়া তেলের বাজারের সঙ্গে ভোগ্যপণ্যের বাজারেও অস্থিরতা চলছে। কেবল ইউরোপ বা আমেরিকা নয় এশিয়ার দেশগুলোতেও পরিস্থিতি আশাব্যঞ্জক নয়। জাপানে যেখানে ১৯৮০ দশকের মন্দার পর ধারাবাহিকভাবে জিনিসপত্রের দাম কমে আসছিল বলে মূল্যস্ফীতি ছিল ঋণাত্মক সেই দেশটিতেও গত ডিসেম্বরে প্রায় ১ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতির হার সাড়ে ৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। গত ৪০ বছরের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে এখন সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি। এদিকে জ্বালানি ও জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে বিক্ষোভ করেছে মানুষ। ইউরোজোন অর্থাৎ ১৯টি দেশে জানুয়ারি মাসে গড়ে মূল্যস্ফীতি ছিল ৫ দশমিক এক শতাংশ। ১৯৯৭ সালে ইউরো চালু হবার পর এটাই সর্বোচ্চ। ভারতেও টানা কয়েক মাস ধরে মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে চলেছে সর্বশেষ ডিসেম্বর মাসে যা ছিল ৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ। বাংলাদেশেও মূল্যস্ফীতির হার ৬ শতাংশ ছাড়িয়েছে। বিশ্ব জুড়ে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং তেলের মূল্য অস্বাভাবিক বৃদ্ধির ফলে অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকদের কপালে ভাঁজ ফেলেছে। ... রোগপ্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে ১২ উপায় ... রোগপ্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে ১২ উপায় ...রোগপ্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে ১২ উপায় আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা বলছেন ১৯৮০এর দশকের শুরুর দিকের পর এই প্রথম এত দ্রুতগতিতে বেড়েছে জিনিসপত্রের দাম। আর মূল্যস্ফীতির এই ঊর্ধ্বগতি সহসাই কমছে না। জ্বালানির খরচ বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সরবরাহ সংকটে সারা বিশ্বেই বেড়েছে শিল্পের কাঁচামালের দাম। খনিজ তেলের মতো যেসব জ্বালানি আছে সেগুলোর দাম বাড়লে তার সঙ্গে অন্যান্য জিনিসেরও দাম বাড়ে কারণ খনিজ জ্বালানি অন্য উৎপাদনের সঙ্গে জড়িত। বিবিসির এক বিশ্লেষণে বলা হয়েছে সাম্প্রতিক ভূরাজনৈতিক বিবেচনা এবং যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া চীন ফ্রান্স জার্মানিসহ ইউরোপের বড় অর্থনীতির দেশ এবং মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে যে নানামুখী উত্তেজনা চলছে তার ফলে জ্বালানি নিয়ে নিকট ভবিষ্যতে এক ধরনের অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। তাছাড়া অনেক তেল ও গ্যাস উৎপাদনকারী দেশ উত্তোলন বাড়াচ্ছে না ভবিষ্যতে আরো দাম বাড়বে এ আশায়। আর সরবারহ কম থাকলে সব সময়ই মূল্য বৃদ্ধি পায়। করোনার ঢেউ সামলে অর্থনীতি স্বাভাবিক হতে শুরু করায় গত বছর থেকেই আন্তর্জাতিক বাজারে শিল্পের কাঁচামাল ও ভোগ্যপণ্যের চাহিদা বেড়েছে। কিন্তু তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়েনি জোগান। ফলে বাজারে পণ্যের সরবরাহ সংকট তৈরি হয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে তেলের মূল্যবৃদ্ধি। এতে অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে চলেছে এসব পণ্যের দাম। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের বুকিং দর বৃদ্ধি ডলারের দাম ও জাহাজভাড়া বেড়ে যাওয়ায় ভোগ্যপণ্য ও কাঁচামালের দাম অস্হির হয়ে উঠেছে। উদ্যোক্তারা বলছেন কাঁচামালের দর অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচ লাগামহীন হয়ে উঠেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/474.csv b/Bangla_fin_news_articles/474.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..40d1a6319ecb114581b63b6b5c7e28d0a1fdfda0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/474.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +474,আমিন মোহাম্মদ কনস্ট্রাকশনের সঙ্গে বার্জার পেইন্টসের চুক্তি,2022-02-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,শিল্প প্রতিষ্ঠান আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান আমিন মোহাম্মদ কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে রং উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড। সোমবার ১৪ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর ধানমন্ডিতে আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের কর্পোরেট অফিসে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। আমিন মোহাম্মদ কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের পক্ষে আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রমজানুল হক নিহাদ ও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের পক্ষে ঊর্ধ্বতন মহাব্যবস্থাপক বিক্রয় ও বিপণন মহসিন হাবিব চৌধুরী চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আমিন মোহাম্মদ ফাউন্ডেশন লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক অপারেশনস মোহাম্মদ তানভীরুল ইসলাম মহাব্যবস্থাপক অর্থ ও হিসাব ইলিয়াস আমীন আমিন মোহাম্মদ কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের হেড অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট মো. রাশেদুজ্জামান হেড অব সাপ্লাই চেইন আহসান হাবীব ব্যবস্থাপক কমার্শিয়াল সৈয়দ আব্দুল আজিজ জন বার্জার পেইন্টসের মহাব্যবস্থাপক বিক্রয় ও বিপণন একেএম সাদেক নেওয়াজ হেড প্রজেক্ট প্রোলিংকস এক্সপেরিয়েন্স জোন শাব্বির আহমাদ ন্যাশনাল সেলস ম্যানেজার মো. হাসানুজ্জামান হেড প্রোলিংকস বিক্রয় ও বিপণন মো. তারিকুল ইসলাম ম্যানেজার টেকনো কমার্শিয়াল আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ এরিয়া ম্যানেজার মোহাম্মদ হুমায়ূন কবির। উল্লেখ্য এ চুক্তির আওতায় আমিন মোহাম্মদ কনস্ট্রাকশন লিমিটেড সব ধরনের সরকারি ও বেসরকারি ঠিকাদারি কাজে বার্জার পেইন্টসের রঙ ব্যবহার করবে। বার্জারও আমিন মোহাম্মদ কনস্ট্রাকশনকে সর্বোচ্চ মান বজায় রেখে রঙ সরবরাহ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/475.csv b/Bangla_fin_news_articles/475.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b8b75eb26ac66fd6e1a7c2b4ea63b3355e56516f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/475.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +475,টিসিবির ট্রাক সেল কার্যক্রমকে নজরদারিতে আনার আহ্বান,2022-02-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,টিসিবির ট্রাক সেলকে নাগরিক পরিবীক্ষণের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ক্যাব চট্টগ্রামের নেতারা। টিসিবির লাইনে দীর্ঘ অপেক্ষার পর অনেকের ফিরে যাওয়া টিসিবির পণ্য সাধারণ দোকানে বিক্রিসহ ট্রাক সেলে নানা অব্যবস্থাপনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে সোমবার ১৪ ফেব্রুয়ারি গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান ক্যাবের নেতারা। বিবৃতিতে ক্যাবের নেতারা বলেন সংকটকালীন সময়ে টিসিবির ট্রাক এখন সাধারণ মানুষের ভরসার অন্যতম স্থলে পরিণত হলেও প্রতিটি ট্রাকে কী পরিমাণ পণ্য থাকছে কতজনের কাছে বিক্রি করা যাবে তার কোনো নজরদারি টিসিবি বা সরকারের অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ থেকে করা হচ্ছে না। ফলে টিসিবির ডিলার তাঁর ইচ্ছেমতো বিক্রি করছেন। এতে লাইনে দাঁড়ানো বেশিরভাগ মানুষই শেষ পর্যন্ত পণ্য না পেয়ে খালি হাতে ফিরছেন। অনেক জায়গায় হাতাহাতি ও চুলোচুলির ঘটনাও ঘটছে। এ অবস্থায় টিসিবির ট্রাক সেল কার্যক্রমটি নাগরিক পরিবীক্ষণের আওতায় আনা দরকার যেখানে ভোক্তাদের প্রতিনিধি জেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সরকারের প্রতিনিধি রাখা দরকার। বিবৃতিতে ক্যাব নেতারা আরও বলেন ক্যাব থেকে দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রামে ট্রাক সেলের সংখ্যা বাড়ানোর দাবি করা হলেও টিসিবি সে বিষয়ে কর্ণপাত করেনি। চট্টগ্রাম দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম নগরী। ঢাকায় ১০০টি ট্রাক সেল হলে চট্টগ্রামে আনুপাতিক হারে ৫০টি হওয়া দরকার। দেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর শিল্প ও বাণিজ্যিক নগরী হওয়ার কারণে চট্টগ্রামে শ্রমিক ও নিম্নআয়ের বিপুল লোক বসবাস করে। সম্প্রতি ভোজ্যতেলসহ বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে এসব পণ্য সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। তাই মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে সীমিত ও নিম্ন আয়ের মানুষ টিসিবির ট্রাক সেলের ওপর অধিক নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ন্যায্যমূল্যে নিত্যপণ্যের জন্য স্বস্তির ঠিকানা হয়েছে টিসিবি। টিসিবির পণ্য ক্রয়ের মাধ্যমে তারা জীবনযাত্রার ব্যয়কে কিছুটা সহনীয় পর্যায়ে রাখতে পারছে। বিবৃতিতে বলা হয় জনসংখ্যা ও নিম্নআয়ের ঘনত্ব বিবেচনায় চট্টগ্রাম নগরীতে ১৭টি স্থানে ট্রাক সেল কার্যক্রম প্রয়োজনের তুলনায় একবারেই অপ্রতুল। অনেক স্থানে ট্রাকে পণ্য বিক্রি না করে বাইরে খোলা বাজারে বিক্রির ঘটনা প্রতিনিয়তই বাড়ছে। আবার অনেকের বিরুদ্ধে বরাদ্দকৃত পণ্যের চেয়ে কম পণ্য বিক্রির অভিযোগ উঠছে। জেলা প্রশাসন বা স্থানীয় সরকারের কোনো পক্ষ থেকে ট্রাক সেলের কার্যক্রমটি মনিটরিং করা হচ্ছে না। ফলে ডিলাররা তাদের ইচ্ছামতো পণ্য বিক্রি করছে। ট্রাক সেল প্রতিদিন সকাল ১০টার মধ্যে শুরু করার কথা থাকলেও অনেক জায়গায় দুপুর গড়িয়ে যায়। ফলে নগরীর সবকটি ট্রাক সেল পয়েন্টে ক্রেতাদের দীর্ঘ লাইনের সৃষ্টি হচ্ছে। এসব পণ্য ক্রয় করতে ভোক্তাদের দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে। আবার দেখা যায় যে বিক্রি করা পণ্য প্যাকেট করার নামে সাধারণ ক্রেতাদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। অথচ পণ্যগুলো বিক্রির আগে প্যাকেট করে রাখলে জনগণের এ ভোগান্তি হতো না। আবার পণ্য শেষ হওয়ার কথা বলে বিক্রি কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে করে ক্রেতারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করেও কাঙ্ক্ষিত পণ্য পাচ্ছে না। বিবৃতিতে ক্যাবের কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন ক্যাব চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাধারণ সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী ক্যাব মহানগরের সভাপতি জেসমিন সুলতানা পারু সাধারণ সম্পাদক অজয় মিত্র শংকু যুগ্ম সম্পাদক ডা. মেজবাহ উদ্দীন তুহিন তৌহিদুল ইসলাম ক্যাব চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সভাপতি আবদুল মান্নান ক্যাব যুব গ্রুপের সভাপতি চৌধুরী কে এন এম রিয়াদ ও সম্পাদক নিপা দাস এ দাবি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/476.csv b/Bangla_fin_news_articles/476.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28f6ca99c8b83a97a70e6f591ba10ef7b5f960a9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/476.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +476,শেয়ারবাজারে সূচকের সামান্য উত্থানে বেড়েছে লেনদেন,2022-02-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস গতকাল রবিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমলেও বেড়েছে মূল্যসূচক। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। গতকাল লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় তিন পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ৮৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় পাঁচ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক সাত পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৬০৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৭৫ কোটি ৬৪ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ২৫৪ কোটি ৩২ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ২১ কোটি ৩২ লাখ টাকা। বাজারটিতে দাম বাড়ার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে ১৪২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ১৯৬টির। আর ৪১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এদিকে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ফরচুন সুজের শেয়ার। কোম্পানিটির ৯৮ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ফার্মার ৫৬ কোটি ১৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৪৯ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেবাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন সাইফ পাওয়ার টেক সোনালী পেপার ইউনিয়ন ইনসিওরেন্স ইয়াকিন পলিমার বেলিজিং এবং ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ছয় পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৫৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩১১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২৯টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫২টির এবং ৭৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/477.csv b/Bangla_fin_news_articles/477.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..032dae00b4477288362e38698e084f8b94070e8d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/477.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +477,ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডে বিশেষ ছাড়,2022-02-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্বব্যাপী ১৪ ফেব্রুয়ারি মানেই একটা আলাদা উন্মাদনা বিশেষ করে প্রেমিক যুগলদের জন্য। আমাদের দেশে ভ্যালেন্টাইন একটা ভিন্ন মাত্রা পায় ঋতুরাজ বসন্তের আগমনের জন্য। আর এই বিশেষ আয়োজনকে রাঙ্গিয়ে তুলতে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের প্রতিটি শোরুমে থাকছে এক্সক্লুসিভ ডিজাইনের ভ্যালেন্টাইন কালেকশন এবং ডায়মন্ডের সকল প্রোডাক্টের উপর ২৫ ডিসকাউন্ট প্রতিটি কেনাকাটায় নিশ্চিত উপহার এবং ইএমআই সুবিধা। সবচেয়ে বড় আকর্ষণ মাত্র ৯ হাজার টাকায় ভ্যালেন্টাইন স্পেশাল ডায়মন্ডের লকেট উইথ চেইন। আর যারা ভার্চুয়াল কেনাকাটায় স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন তাদের জন্য রয়েছে একটু বেশিই সুবিধা। সকল অনলাইন কেনাকাটায় থাকছে ২৭ ছাড় নিশ্চিত স্পেশাল ভ্যালেন্টাইন গিফট ও গিফট ভাউচার ফ্রি হোম ডেলিভারির সুবিধা ও সঙ্গী সহ পাঁচ তারকা হোটেলে ডিনারের সুযোগ। বিস্তারিত জানতে কল করতে হবে ৮৮ ০১৭১৩১৯৯২৭০ নম্বরে অথবা ভিজিট করতে হবে .... লিংকে। ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এর এই অফারটি চলবে আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি রাত ১১.৫৯ মিনিট পর্যন্ত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/478.csv b/Bangla_fin_news_articles/478.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..17d5f00fb70130f0201665a0aa1a72cf81282fc1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/478.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +478,বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ড হুভারএর সাথে সিমকো গ্রুপের ব্যবসায়িক চুক্তি,2022-02-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্ববিখ্যাত হুভার ডাস্টার লিমিটেড বাংলাদেশের একট ব্র্যান্ড। সম্প্রতি হুভার বাংলাদেশের সাথে ব্যবসায়িক চুক্তি করেছে সিমকো গ্রুপ। এই চুক্তির মাধ্যমে এখন থেকে চট্টগ্রামে হুভারএর সকল ধরণের পণ্য সামগ্রী পাওয়া যাবে সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠান সিমকো মার্টে। বৃহস্পতিবার ১০ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের গোলপাহাড় মোড়ে সিমকো গ্রুপের অফিসে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সিমকো গ্রুপ এর চেয়ারম্যান এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সোলায়মান খান মাসুম ডাস্টার লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাইদুল ইসলাম হুভার বাংলাদেশের বিজনেস উপদেষ্টা আসগর মিরন হুভার বাংলাদেশ এর সেলস অফিসার মোহাম্মদ নূর এহসান পুলক এবং সিমকো মার্ট এর শোরুম ম্যানেজার মোহাম্মদ জোনায়েদ হাসান। হুভার প্রায় ১০০ বছর ধরে বিশ্বব্যাপী তাদের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। ১৯০৭ সালে হুভারএর যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে ফ্লোরকেয়ার ইন্ডাস্ট্রিগুলোর মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি সবার প্রথমে অবস্থান করছে। হুভারএর কার ওয়াশার ফ্লোর ক্লিনার এবং ভ্যাকিউম ক্লিনার বিশ্বব্যাপী গ্রাহকের চাহিদা আস্থার সাথে পূরণ করে আসছে। সিমকো গ্রুপের সাথে চুক্তির ফলে এখন থেকে চট্টগ্রামের গ্রাহক এবং সাধারণ ক্রেতাগণ অতি সহজেই সিমকো মার্ট থেকে এসব পণ্য সংগ্রহ করতে পারবেন। সিমকো মার্টে হুভারএর পণ্য বিক্রয় করা হবে। ২০২১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে নগরের গোলপাহাড় মোড় আইপিএল সিটি সেন্টারের ৭ম তলায় সিমকো মার্ট নামের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যাত্রা শুরু করে। এটি সাজানো হয়েছে ইলেকট্রনিক্স কিচেন সামগ্রী স্যানিটারি ও টাইলস সামগ্রী ক্রোকারিজ কিডস্ ও মোবাইল এক্সেসরিজ এবং লেডিস কর্নার নিয়ে। নির্ঝঞ্ঝাট পরিবেশে এখানে স্বাচ্ছন্দ্যে কেনাকাটা করতে পারেন ক্রেতাসাধারণ। অন্যান্য সামগ্রীর পাশাপাশি হুভার এর পণ্য আরো সমৃদ্ধ করবে সিমকো মার্টকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/479.csv b/Bangla_fin_news_articles/479.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b217fe8ca97a8402564605d07129c25ad8d0daac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/479.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +479,রেস্তোরাঁ ব্যবসায় ভ্যাট কমানোর প্রস্তাব,2022-02-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ছোট ব্যবসায় ভ্যাটের হার কমানোর প্রস্তাব জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এছাড়া ভ্যাট ও ট্যাক্স জমা দেওয়া ও রিটার্ন দেওয়ার পদ্ধতি সহজ করার কথা বলেছেন তারা। গতকাল ২০২২২৩ অর্থবছরে জাতীয় বাজেট প্রণয়নের লক্ষ্যে সেবা খাত হোটেল রেস্টুরেন্ট গেস্ট হাউজসহ অন্যান্য খাতের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে প্রাক বাজেট আলোচনায় এ প্রস্তাব করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রাজস্ব ভবনের সম্মেলন কক্ষে এই আলোচনায় ব্যবসায়ীরা এ দাবি করেন। আলোচনাসভায় ব্যবসায়ীদের দাবি শুনে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম বলেন দেশের রাজস্ব কাঠামোকে শক্তিশালী করার জন্য সহজে যাতে রিটার্ন দেওয়া যায় সে ব্যবস্থা আমরা শুরু করেছি। এজন্য অনলাইনের মাধ্যমে গত অর্থবছর থেকে রিটার্ন নেওয়া শুরু করেছি। এ পর্যন্ত অনলাইনে ৬৭ হাজার মানুষ রিটার্ন জমা দিয়েছে। তিনি বলেন অনেক ক্ষেত্রেই ভ্যাট ও কর কমানো হচ্ছে। আমাদের উদ্দেশ্য কর নেট বাড়ানো। আমরা বিশ্বাস করি কর নেট যত বাড়বে কর রেটও ততই কমবে। তিনি বলেন যে কোনো খাতের জন্য সুবিধা দিলে তার অপব্যবহার হয়। এজন্য যে খাতকে সুবিধা দিতে চাই তারাই যেন পায় সেটা নিশ্চিত হওয়া প্রয়োজন। পর্যটন খাতকে উদ্বুদ্ধ করতে বিনা শুল্কে টুরিস্ট ভেহিক্যাল আমদানির চাইলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন সুনির্দিষ্টভাবে পর্যটন খাত যাতে এ সুবিধা পায় সেটা নিশ্চিত করা কঠিন। উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন এর আগে আমরা অ্যাম্বুলেন্স আমদানিতে সুবিধা দিয়েছিলাম। পরে দেখা গেল দেশে মাইক্রোবাস আমদানি একবারে শূন্যের কোঠায় নেমে গিয়েছে। অ্যাম্বুলেন্সের নামে মাইক্রোবাস আমদানি শুরু হয়। এজন্য সুবিধার অপব্যবহার রোধ করতে চায় এনবিআর। আলোচনায় সভায় বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান প্রস্তাব করেন যে মৌলিক চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কর্মজীবী শ্রমজীবী দিনমজুরদের জন্য নিম্ন ও মাঝারি মানের রেস্তোরাঁ বাংলা খাবার ও স্ট্রিট ফুডের ক্ষেত্রে ভ্যাট সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ এবং ট্যাক্সের হার হবে সর্বোচ্চ ০.৫ শতাংশ। এক্ষেত্রে এসি এবং ননএসির তত্কালীন পার্থক্যটা তুলে দিয়ে এসিননএসি রেস্তোরাঁয় ভ্যাট ও ট্যাক্স আদায়ের শতকরা হার সমভাবে প্রয়োগ করা যায়। এছাড়া চার ও পাঁচ তারকা হোটেল রেস্তোরাঁগুলোতে বিত্তবান ব্যক্তিরা সার্ভিস নিয়ে থাকে এবং তাদের রেয়াত নেওয়ার সুযোগ আছে। তাই এসব হোটেল রেস্তোরাঁর ভ্যাটের হার হবে সর্বোচ্চ ১৫ এবং ফাইন ডাইনিংযে রেস্টুরেন্টে অধিক মূল্যের ও বিদেশি ফুড বিক্রয় হয় এবং সেখানে মধ্যবিত্ত ও উচ্চ আয়ের চাকরিজীবী মানুষজন সার্ভিস নিয়ে থাকে তাই এসব রেস্তোরাঁর ভ্যাটের হার সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ করার প্রস্তাব করেন তিনি। এর বাইরে যেহেতু শিল্পকারখানায় কোম্পানি কর্তৃক সামাজিক কার্যক্রম হিসেবে খাবার খাওয়ানো হয় তাই শিল্পকারখানা ও করপোরেট ক্যাটারিং সার্ভিসের ক্ষেত্রে ভ্যাটের হার সর্বোচ্চ ২ শতাংশ ট্যাক্স সর্বোচ্চ ১ শতাংশ করার কথা বলেন তিনি। এভাবে কর পুনর্বিন্যাসের প্রস্তাব দেয় সংগঠনটি। এছাড়া সভায় ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ টোয়াব বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি কুরিয়ার সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনসহ বেশ কয়েকটি সংগঠন আলোচনায় অংশ নেয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/48.csv b/Bangla_fin_news_articles/48.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..53afd4ad8966f8fd5b93b5e69f5a9659f55e5c93 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/48.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +48,বিশ্ববাজারে ভোজ্যতেলের দাম কমায় দেশে দ্রুত সমন্বয়ের দাবি ক্যাবের,2022-07-16,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,আর্ন্তজাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম কমার কারণে দেশে দ্রুত দাম সমন্বয়ের দাবি জানিয়েছে কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ক্যাব। শনিবার ১৬ জুলাই এক বিবৃতিতে এ দাবি জানিয়েছে ক্যাব। বিবৃতিতে ক্যাব কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির সাথে সাথে দেশিয় বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়ে দেন আমদানিকারকরা। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমলে দীর্ঘদিনেও দেশীয় বাজারে পণ্যটির দাম সমন্বয় হয় না। আবার আর্ন্তজাতিক বাজারে দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশিয় বাজারে দাম বাড়ে কিন্তু দাম কমলে ব্যবসায়ীরা উল্টোসুর দেন। বেশি দামে কেনা বা বুকিং রেট বেশিসহ নানা অজুহাত দেখান। আর্ন্তজাতিক বাজারে ক্রমাগতভাবে দাম কমার পরও দেশে ভোজ্যতেলের দাম সমন্বয়ের বিষয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী একাধিক বার আশ্বাস দিলেও সে আশ্বাসের বাস্তবায়ন হয়নি। নাজের হোসাইন বলেন দেশে ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন দাম বাড়াতে যতটুকু আগ্রহী বিশ্ববাজারে দাম কমলে দেশে কমাতে তেমন আগ্রহী না হবার কারণে ভোজ্যতেলের বাজারে এখনকার নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি। যখন বিশ্ববাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়তি ছিলো তখন পণ্যটি আমদানিতে সরকারের পক্ষ থেকে ভ্যাট ছাড় এলসি কমিশন ও এলসি মার্জিন প্রত্যাহারসহ বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আর ওই সুবিধা নিয়ে আমদানিকারকরা তেল দেশের বাজারে আনলে দাম কমার কথা ছিল। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তার বিপরীত ঘটেছে এবং ভোক্তারা তার কোন সুফল পায়নি। বিবৃতিতে ক্যাব সহসভাপতি আরও বলেন দাম বৃদ্ধির পর্যালোচনা করে দেখা যায়গত বছরের অক্টোবর থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ভোজ্যতেলের দাম পাঁচবার উঠানামা করেছে। এর মধ্যে তিন দফায় দাম বাড়ানো হয়েছে। রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধ আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন কারসাজিতে অক্টোবরের শেষ দিক থেকে বেসামাল হয় ভোজ্যতেলের বাজার। ফলে অক্টোবরে খোলা সয়াবিন প্রতি লিটার ১৩৬ টাকা এবং বোতলজাত সয়াবিন ১৬০ টাকা বেঁধে দেওয়া হয়। কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে প্রতি লিটার ২১০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়। পরে সরকারের পক্ষ থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি লিটারে ৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়। সে সময় প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন ১৬৮ নির্ধারণ করা হয়। পাশাপাশি খোলা সয়াবিন ১৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়। ক্যাব জানায় গত রমজানের ঈদের পর গত ৫ মে দেশে ভোজ্যতেলের দাম সরকার পুর্নর্নিধারণ করে। ওই সময়ে সয়াবিনের দাম লিটারপ্রতি রেকর্ড পরিমান বাড়িয়ে ৩৮ টাকা বাড়ানো হয়। এরপর গত ৯ জুন কোনো কারণ ছাড়াই মিল পর্যায়ে ভোজ্যতেলের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে এক লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম মিলগেটে ১৮০ টাকা পরিবেশক পর্যায়ে ১৮২ টাকা ও সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ১৮৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম মিলগেটে ১৯৫ টাকা পরিবেশক পর্যায়ে ১৯৯ ও সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ২০৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এক লিটারের খোলা পাম অয়েলের সুপার দাম মিলগেটে ১৫৩ টাকা পরিবেশক পর্যায়ে ১৫৫ ও সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ১৫৮ টাকা করা হয়। এক্ষেত্রে সয়াবিনের দাম বাড়ানো হয়েছে লিটারপ্রতি ৫ থেকে ৭ টাকা। আর্ন্তজাতিক বাজারে তিন মাসের ব্যবধানে বিশ্ববাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ২০০ থেকে ৪৯০ ডলার কমলেও দেশে তার বিপরীতে ব্যবসায়ীরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠক করে এক মাসে দুদফায় প্রতি লিটার সয়াবিনে দাম বাড়িয়েছেন ৫১ টাকা।তথ্য বিশ্নেষণ করে দেখা যায় ২০১৯ সালে অপরিশোধিত সয়াবিন তেলের গড় মূল্য ছিল টনপ্রতি ৭৬৫ ডলার। ২০২০ সালে দাম ছিল ৮৩৮ ডলার এবং ২০২১ সালে সয়াবিনের টনপ্রতি দাম ছিল ১৩৮৫ ডলার। কিন্তু চলতি বছরের মার্চে এক পর্যায়ে তা বেড়ে যায়। মার্চে বিশ্ববাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম হয় ১৯৫৬ ডলার। সর্বশেষ ১৩ জুলাই পাম অয়েলের টনপ্রতি দাম কমতে কমতে ৯৪১ ডলার এবং সয়াবিনের দাম নেমে আসে ১ হাজার ৩৫৩ ডলারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/480.csv b/Bangla_fin_news_articles/480.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9c6e0cff50bab85cd74ab83185cabeb918de1740 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/480.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +480,১৬ মাসে জেট ফুয়েলের দাম ১২ দফা বাড়লো,2022-02-10,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,ফের বেড়েছে বিমানে ব্যবহৃত জেট ফুয়েলের দাম। অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের ক্ষেত্রে ৭ টাকা বাড়িয়ে প্রতি লিটার ফুয়েলের দাম ৮০ টাকা করেছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের বিপিসি আওতাধীন পদ্মা অয়েল কোম্পানি। এ নিয়ে গত ১৬ মাসে বাংলাদেশে জেট ফুয়েলের দাম ১২ দফা বাড়লো। বুধবার ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হয়েছে। পদ্মা অয়েল জানায় আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনার জন্য প্রতি লিটার তেল কিনতে হবে দশমিক ৭৫ মার্কিন ডলারে। আগে যেখানে দাম ছিল দশমিক ৬৭ মার্কিন ডলার। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনার জন্য প্রতি লিটার জেট ফুয়েলের দাম নির্ধারিত ছিল ৪৮ টাকা। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে দাম বাড়িয়ে করা হয় ৫৩ টাকা ফেব্রুয়ারিতে ৫৫ টাকা মার্চে ৬০ টাকা ও এপ্রিলে ৬১ টাকা করা হয়। ... জেলহত্যার আসামি খায়রুজ্জামানকে দেশে আনার কাজ চলছে ... জেলহত্যার আসামি খায়রুজ্জামানকে দেশে আনার কাজ চলছে ...জেলহত্যার আসামি খায়রুজ্জামানকে দেশে আনার কাজ চলছে তবে মে মাসে লিটারে ১ টাকা দাম কমানো হয়েছিল। জুনে প্রতি লিটারে ৩ টাকা বাড়িয়ে করা হয় ৬৩ টাকা। জুলাইয়ে ৬৬ আগস্টে ৬৭ টাকা অক্টোবরে ৭০ টাকা এবং নভেম্বরে ৭৭ টাকা করা হয়। সর্বশেষ জানুয়ারিতে দুই দফায় কমানো ৪ টাকা হয়েছিল। একইভাবে আন্তর্জাতিক রুটের ফ্লাইটের জন্য ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে জেট ফুয়েলের দাম নির্ধারণ করা হয় প্রতি লিটার ৫০ সেন্ট ৪২ টাকা। মার্চে ৫৫ সেন্ট ৪৬ দশমিক ৭৫ টাকা মে মাসে ৫৬ ৪৭ দশমিক ৬ টাকা সেন্ট জুনে ৫৯ সেন্ট ৫০ দশমিক ১৬ টাকা জুলাইয়ে ৬২ সেন্ট ৫২ দশমিক ৭ টাকা আগস্টে ৬৩ সেন্ট ৫৩ দশমিক ৫৫ টাকা অক্টোবরে ৬৫ সেন্ট ৫৫ দশমিক ২৫ টাকা এবং নভেম্বরে ৭৩ সেন্ট ৬২ দশমিক ৫ টাকা করা হয়। পরে অবশ্য কমিয়ে ৬৭ সেন্ট করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/481.csv b/Bangla_fin_news_articles/481.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..50a20c576ea3d527ab9e3ca453ef9f1588de359d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/481.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +481,ইভ্যালির রেঞ্জ রোভার বিক্রি হলো ১ কোটি ৮২ লাখে,2022-02-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির রেঞ্জ রোভার গাড়িটি নিলামে তুলে ১ কোটি ৮১ লাখ ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। আদালত গঠিত বোর্ড সদস্যরা এই নিলামের আয়োজন করেন। আজ বৃহস্পতিবার ১০ ফেব্রুয়ারি দুপুর পৌনে ১২টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডির ১৪ নম্বর সড়কের ৩ নম্বর বাড়ির ভিক্টোরিয়া কনভেনশন সেন্টারে এ নিলাম শুরু হয়। নিলামে ইভ্যালির রেঞ্জ রোভার গাড়িটি নিলামে দর হাকিয়েছেন ১৫ জন। এর মধ্যে ১ কোটি ৮১ লাখ ৫০ হাজার সর্বোচ্চ দর হাকিয়ে গাড়িটি কিনেছেন একজন ইঞ্জিনিয়ার। নিলামের শুরুতে গাড়িটির ন্যূনতম নিলাম দর এক কোটি ৬০ লাখ টাকা ধরা হয়েছিল। এদিন আদালত গঠিত বোর্ড সদস্যরা ইভ্যালির ৭টি গাড়ির নিলাম শুরু করেন। গাড়িগুলো হলো ১টি রেঞ্জ রোভার ১টি টয়োটা প্রিয়াস ১টি টয়োটা সিএইচআর ২টি টয়োটা এক্সিও ১টি হোন্ডা ভেজেল ও ১টি টয়োটা মাইক্রোবাস। রেঞ্জ রোভার ছাড়া অন্য গাড়িগুলোর মধ্যে টয়োটা প্রিয়াসের ন্যূনতম দর ১৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা টয়োটা সিএইচআর দর ১৮ লাখ টাকা টয়োটা এক্সিওর দর ৯ লাখ ১৮ হাজার হোন্ডা ভেজেলের দর ১৬ লাখ ও টয়োটা মাইক্রোবাসের ন্যূনতম দর ১২ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। জানা গেছে হাইকোর্ট বিভাগের নির্দেশে রেঞ্জ রোভারসহ ইভ্যালির ৭টি গাড়ি নিলামে বিক্রির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/482.csv b/Bangla_fin_news_articles/482.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b6235dea2b4facd82e34d9ea9f681171f2ea4439 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/482.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +482,গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি,2022-02-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গ্রামীণ ব্যাংকের নবনিযুক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি মো. আবদুর রহিম খাঁন দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।সম্প্রতি অনুষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের ১২৭তম সভায় সর্বসম্মতিক্রমে তাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়। এর পূর্বে তিনি এ প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ এবং সেবা ব্যবস্থাপনায় ডিএমডি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসএস সম্মান ও এমএসএস ডিগ্রি অর্জন শেষে ১৯৮৭ সালে গ্রামীণ ব্যাংকে প্রবেশনারি অফিসার হিসেবে তিনি যোগদান করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/483.csv b/Bangla_fin_news_articles/483.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4d8818af9b8a0126edc182ec328cbe6abe656a20 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/483.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +483,আগ্রহের শীর্ষে বে লিজিং,2022-02-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৭৬টির বা ৪৬ দশমিক ৩১ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে বে লিজিংয়ের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগের কার্যদিবস রবিবার বে লিজিংয়ের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৩২ টাকা। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৩৫ দশমিক ২০ টাকা। অর্থাত্ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ারদর ৩ দশমিক ২০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে বে লিজিং ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে। ... আবার পানির দাম ৪০ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব ঢাকা ওয়াসার ... আবার পানির দাম ৪০ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব ঢাকা ওয়াসার ...আবার পানির দাম ৪০ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব ঢাকা ওয়াসার গতকাল ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে উত্তরা ফাইন্যান্সের ১০ শতাংশ তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ বিডি থাই ফুডের ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ ইউনিয়ন ইনসিওরেন্সের ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ অলিম্পিক এক্সেসরিজের ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ ইয়াকিন পলিমারের ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ খুলনা পাওয়ারের ৯ দশমিক ৭৯ শতাংশ খান ব্রাদার্সের ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ এবং ফার কেমিক্যালের শেয়ারদর ৭ দশমিক ৬২ শতাংশ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/484.csv b/Bangla_fin_news_articles/484.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dabfc95b994b8e476888e018f5fd6fdeadb415fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/484.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +484,কনটেইনারবাহী প্রথম জাহাজের ইউরোপ যাত্রা,2022-02-08,চট্টগ্রাম অফিস,চট্টগ্রাম বন্দর থেকে গতকাল সোমবার প্রথম বারের মতো একটি কনটেইনারবাহী জাহাজ ইউরোপের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছে। অপরাহ্নে চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির ৪ নম্বর জেটি থেকে ৯৫২ টিইইউস পণ্যভর্তি কনটেইনার নিয়ে অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইতালির রাভিনা বন্দরের পথে যাত্রা করে। চারটি বাইকেলসহ তৈরি পোশাকভর্তি কনটেইনারবাহী জাহাজটি ১৬১৭ দিনের মধ্যে রাভিনা বন্দরে পৌঁছাবে।উক্ত বন্দর থেকে পার্শ্ববর্তী ইউরোপের অন্যান্য দেশে সড়কপথে বেশ কিছু কনটেইনার পৌঁছাবে বলে জানা যায়।সোঙ্গা চিতা জাহাজটির যাত্রাকালে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মো. শাহজাহান সাংবাদিকদের বলেন ইউরোপে সরাসরি যাত্রার এটি শুভসূচনা। আগামীতে ইউরোপ ও আমেরিকাসহ অন্যান্য দেশের সঙ্গে সরাসরি জাহাজ চলাচল শুরু হবে। এতে বিভিন্ন দেশের আমদানিকারকগণ স্বল্প সময় ও ভাড়ায় তাদের পণ্য পাবে। তাছাড়া বিভিন্ন শিপিং কোম্পানি ইউরোপের রুটে সরাসরি জাহাজ সংখ্যা বৃদ্ধি করবে বলে তিনি আশা পোষণ করেন। বন্দর চেয়ারম্যান বলেন সরাসরি রুটে চলাচলকারী জাহাজসমূহকে বন্দরের জেটিতে অগ্রাধিকার বার্থিং সুবিধাসহ অন্যান্য প্রশাসনিক সহায়তা প্রদান করা হবে।ইউরোপের ইতালির পথে সরাসরি এমডি সোঙ্গা চিতার যাত্রার প্রাক্কালে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ আরিফ রিফ লাইনের পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ বন্দর সচিব মোহাম্মদ ওমর ফারুক প্রমুখ।বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ইউরোপে একটি কনটেইনার পৌঁছাতে সময় লাগে ৪০ থেকে ৪৫ দিন। তাছাড়া ভাড়াও লাগে অনেক বেশি। কারণ বাংলাদেশের কনটেইনারসমূহ সিঙ্গাপুর কলম্বো কিংবা মধ্যবর্তী অন্য একটি পোর্ট হয়ে তবেই ইউরোপগামী বড় জাহাজে ভর্তি করা হয়। এতে করে বাংলাদেশের বিশেষ করে তৈরি পোশাক খাতকে খুবই দ্রুততার সঙ্গে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পণ্য উৎপাদন সম্পন্ন করতে হয়। অনেক সময় সময়ের অভাবে তাদের তৈরি পোশাক বিমানে করে পাঠাতে হয়। যা খুবই ব্যয়বহুল। পরিসংখ্যান অনুযায়ী শুধু ইউরোপে বাংলাদেশের শতকরা ৬২ ভাগ তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়ে থাকে। সব মিলিয়ে ইউরোপ ও আমেরিকায় দেশের তৈরি পোশাকের অধিকাংশ রপ্তানি হয়ে থাকে।তাই দীর্ঘদিন ধরে গার্মেন্টস ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশার কথা বিবেচনায় নিয়ে ইতালির রিফলাইন বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে সরাসরি কনটেইনারবাহী জাহাজ চালুর সিদ্ধান্ত নেয় বলে রিফলাইনের চট্টগ্রামের পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/485.csv b/Bangla_fin_news_articles/485.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..92d8b7dff1c915886ba232cbafc0e88e1d782895 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/485.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +485,সুবিধাবঞ্চিত নারীদের বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ দিলো ব্র্যাক,2022-02-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সামাজিক ব্যবসা সফলভাবে পরিচালনা ও দক্ষ করে তুলতে কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়ায় হোস্ট কমিউনিটির সুবিধাবঞ্চিত নারীদের বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ দিয়েছে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক। মেকআপ শৈল্পিকতা প্রশিক্ষণ শেষে ৮০ জন নারীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। সোমবার ৭ই ফেব্রুয়ারি কক্সবাজারের একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এই তথ্য তুলে ধরা হয়। ব্র্যাক এর মানবিক সহায়তা কর্মসূচি এইচসিএমপি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। কক্সবাজারে জীবনজীবিকার সহায়তা ও নারী ক্ষমতায়ন শীর্ষক শিরোনামে গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স কানাডার আর্থিক সহযোগিতায় ব্র্যাক এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্র্যাকের মানবিক সহায়তা কর্মসূচির এইচসিএমপি আওতাধীন হোস্ট কমিউনিটি কর্মসূচির প্রধান মো. আব্দুল মতিন সরদার। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. নাসিম আহমেদঅতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ সামছুদ্দৌজা ব্র্যাক এইচসিএমপি এর এরিয়া ডিরেক্টর হাসিনা আখতার হক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান উজ্জ্বালা এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান আদিত্য সোম ব্র্যাকের স্কিলস ডেভেলপমেন্ট কর্মসূচির ডেপুটি ম্যানেজার মাহজুজ আলী। তিনি ব্র্যাকের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন। মো. নাসিম আহমেদ বলেন সার্টিফিকেট একটা স্বীকৃতি। কিন্তু এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছেএই ধরণের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে আমরা বাস্তবে তা প্রয়োগ করতে পারছে কিনা। আমি মনে করি সেদিকে আমাদের বেশি মনোযোগ দেওয়া উচিত। মোহাম্মদ সামছুদ্দৌজা এই ধরণের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি বেসিক কম্পিউটার স্কিলস রান্নাবান্না ভাষা ও কমিউনিকেশন্স স্কিলসের উপর গুরুত্বরোপ করেন। তিনি বলেন এই ধরণের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই অঞ্চলের মানুষ এখন নিজেরা আয় করছে ও স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। হাসিনা আখতার হক বলেন প্রশিক্ষণের পাশাপাশি স্থানীয় বাজারের সাথে সংযোগ স্থাপন জরুরি। ব্র্যাক এখন সমাজের নতুন নতুন চাহিদা অনুযায়ী তরুণতরুণীদের সেভাবেই দক্ষতা উন্নয়নের উপর গুরুত্ব দিচ্ছে। ব্র্যাক থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা ও সার্টিফিকেট প্রাপ্ত টেকনাফ পৌরসভার অলিয়াবাদ গ্রামের রাশেদা আক্তার জানান প্রশিক্ষণের মাধ্যমে স্বল্প পুঁজিতে কিভাবে ব্যবসায় সফল হওয়া যায় তা আমরা শিখেছি। এছাড়া ক্ষুদ্র ব্যবসা যে অনেক ধরণের চ্যালেঞ্জ আছে সে সম্পর্কে আমরা জানতে পেরেছি। এখন স্থানীয় একটি বিউটি পার্লারে চাকরি করলেও আমার আগ্রহ আছে নিজের প্রচেষ্টায় কক্সবাজারে একটি বিউটি পার্লার গড়ে তোলা। ব্র্যাকের স্কিলস ডেভলপমেন্ট প্রোগ্রাম এসডিপি এর আওতায় নারীদের স্বাবলম্বী করার উদ্দেশ্য নিয়ে এবং ব্যবসা সফলভাবে পরিচালনা করতে এই ধরণের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। উজ্জ্বলা নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান প্রশিক্ষণ পরিচালনা ও প্রশিক্ষণের মডিউল ডেভলপমেন্ট করেছে। ব্র্যাকএসডিপির আওতায় টেইলারিং বিউটি পার্লারের সাজসজ্জা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ সার্ভিসেস হাউজ কিপিং অকুপেশনসহ মোট ১১ টি ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/486.csv b/Bangla_fin_news_articles/486.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ca748f9a566255f2bfccb3100a94d7252d1829bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/486.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +486,শেয়ারবাজারে সূচকের বড় পতন,2022-02-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচকের বড় পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেন হওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। এদিনে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২.৪৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৫১.৮০ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪.৪৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫০৯.৫৫ পয়েন্টে। ডিএসই৩০ সূচক ৩.৮১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬০৭.৭২ পয়েন্টে। সোমবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮০ কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ১৩৩টির কমেছে ১৯২টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৫টির। ... পাঁচ থেকে ৮০০ গরুর মালিক নাসির ... পাঁচ থেকে ৮০০ গরুর মালিক নাসির ...পাঁচ থেকে ৮০০ গরুর মালিক নাসির অপর শেয়ার বাজার সিএসইর প্রধান সূচক সিএসইএক্স ৩৭.১৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১২ হাজার ৪১০.১৭ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে সার্বিক সিএএসপিআই সূচক ৬১.৬১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৬৫৯.৯৪ পয়েন্টে এবং সিএসআই সূচক ০.৬৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮০.৭৩ পয়েন্টে। সোমবার সিএসইতে ৩০৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১২৪টির কমেছে ১৪২টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪২টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/487.csv b/Bangla_fin_news_articles/487.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f5de7ed49a62c35e4557e4e0d0db93f3e6b50e7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/487.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +487,৪২০টি ব্রডগেজ ওয়াগন কেনার চুক্তি সই,2022-02-07,বিশেষ প্রতিনিধি,বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ৪২০টি ব্রডগেজ ওয়াগন কেনার লক্ষ্যে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ভারতের হিন্দুস্তান ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি সই হয়েছে। গতকাল রবিবার রেল ভবনে চুক্তিটি সই হয়। চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে সই করেন সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালক মো. মিজানুর রহমান এবং ভারতীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রদীপ গুহ। চুক্তি সই অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন। তিনি বলেন অবিভক্ত ভারত থেকে আমরা উত্তরাধিকার সূত্রে রেলব্যবস্থা পেয়েছি। রেলকে বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি ভারসাম্যপূর্ণ যোগাযোগব্যবস্থা হিসেবে বর্তমান রেলওয়েকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। কারণ বর্তমান সরকারের লক্ষ্য টেকসই উন্নয়ন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের আত্মনির্ভরশীল মর্যাদাকর দেশ গঠন করার লক্ষ্যে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি জনগণের কথা মাথায় রেখে সুদূরপ্রসারী চিন্তা থেকে রেলওয়েকে আলাদা মন্ত্রণালয় করে দিয়েছেন। সারা দেশের রেলযোগাযোগ বাড়ানোর লক্ষ্যে অনেক প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী আরো বলেন দেশের বিভিন্ন নদী ও সমুদ্রবন্দরের সঙ্গে রেলযোগাযোগ স্থাপিত হচ্ছে। প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে রেলযোগাযোগ বাড়ানোর মাধ্যমে আঞ্চলিক ও অভ্যন্তরীণ রেলযোগাযোগ বাড়ানোর বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দেশের সব সিঙ্গেল লাইনকে ডাবল লাইনে উন্নীত করা হবে। কারখানাগুলোর আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। রেলওয়ের হারানো গৌরব আবার ফিরিয়ে আনার জন্য বহুমুখী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২৩১ কোটি ১৯ লাখ ১৯ হাজার ৯৩৪ টাকা ব্যয়ে ৪২০টি ব্রডগেজ ওয়াগন কেনা হচ্ছে। এসব ওয়াগন স্টেইনলেস স্টেইল বডি উচ্চ গতিসম্পন্ন বগি এবং অটোমেটিক এয়ার ব্রেক সিস্টেম সংবলিত হওয়ায় সাধারণ ও বিশেষায়িত পণ্য যেমনখাদ্যশস্য সার পাথর কাঠ ইত্যাদি দ্রব্য কম খরচে ও কম সময়ের মধ্যে নিরাপদে গন্তব্যস্থলে পৌঁছানো যাবে। চুক্তি সই অনুষ্ঠানে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ মজুমদারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/488.csv b/Bangla_fin_news_articles/488.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9c2cf4ef007014f7cac7f3914802f6ac734c9e43 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/488.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +488,৪২০টি ব্রডগেজ ওয়াগন কেনার চুক্তি সই,2022-02-07,বিশেষ প্রতিনিধি,বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ৪২০টি ব্রডগেজ ওয়াগন কেনার লক্ষ্যে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ভারতের হিন্দুস্তান ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি সই হয়েছে। গতকাল রবিবার রেল ভবনে চুক্তিটি সই হয়। চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে সই করেন সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালক মো. মিজানুর রহমান এবং ভারতীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রদীপ গুহ। চুক্তি সই অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন। তিনি বলেন অবিভক্ত ভারত থেকে আমরা উত্তরাধিকার সূত্রে রেলব্যবস্থা পেয়েছি। রেলকে বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি ভারসাম্যপূর্ণ যোগাযোগব্যবস্থা হিসেবে বর্তমান রেলওয়েকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। কারণ বর্তমান সরকারের লক্ষ্য টেকসই উন্নয়ন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের আত্মনির্ভরশীল মর্যাদাকর দেশ গঠন করার লক্ষ্যে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি জনগণের কথা মাথায় রেখে সুদূরপ্রসারী চিন্তা থেকে রেলওয়েকে আলাদা মন্ত্রণালয় করে দিয়েছেন। সারা দেশের রেলযোগাযোগ বাড়ানোর লক্ষ্যে অনেক প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী আরো বলেন দেশের বিভিন্ন নদী ও সমুদ্রবন্দরের সঙ্গে রেলযোগাযোগ স্থাপিত হচ্ছে। প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে রেলযোগাযোগ বাড়ানোর মাধ্যমে আঞ্চলিক ও অভ্যন্তরীণ রেলযোগাযোগ বাড়ানোর বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দেশের সব সিঙ্গেল লাইনকে ডাবল লাইনে উন্নীত করা হবে। কারখানাগুলোর আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। রেলওয়ের হারানো গৌরব আবার ফিরিয়ে আনার জন্য বহুমুখী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২৩১ কোটি ১৯ লাখ ১৯ হাজার ৯৩৪ টাকা ব্যয়ে ৪২০টি ব্রডগেজ ওয়াগন কেনা হচ্ছে। এসব ওয়াগন স্টেইনলেস স্টেইল বডি উচ্চ গতিসম্পন্ন বগি এবং অটোমেটিক এয়ার ব্রেক সিস্টেম সংবলিত হওয়ায় সাধারণ ও বিশেষায়িত পণ্য যেমনখাদ্যশস্য সার পাথর কাঠ ইত্যাদি দ্রব্য কম খরচে ও কম সময়ের মধ্যে নিরাপদে গন্তব্যস্থলে পৌঁছানো যাবে। চুক্তি সই অনুষ্ঠানে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ মজুমদারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/489.csv b/Bangla_fin_news_articles/489.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..23a3dbdbaedb0c2d45475c90c4c1b371d937d778 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/489.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +489,ওমিক্রনের ধাক্কায় ফের ক্ষতিগ্রস্ত পর্যটনশিল্প,2022-02-05,রেজাউল করিম খোকন,করোনা মহামারিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে পর্যটন শিল্পের। এ ক্ষতি পূরণে গত বছরের সেপ্টেম্বরে ১ হাজার কোটি টাকা প্রণোদনার ঘোষণা করা হয়। কিন্তু নানা শর্তের জটিলতায় কোনো উদ্যোক্তাই পাননি এ প্রণোদনার ঋণ। অথচ পর্যটন কেন্দ্রগুলো চালু হওয়ার পর বেশির ভাগ উদ্যোক্তাই অর্থের অভাবে কর্মকর্তাকর্মচারীদের নিয়মিত বেতনভাতা দিতে পারছেন না। অনেকে ব্যবসা গুটিয়ে ফেলছেন। এরই মধ্যে করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের ধাক্কায় ফের পর্যটন কেন্দ্রগুলো পর্যটকশূন্য হয়ে পড়তে শুরু করেছে। ফলে আবারও উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছেন পর্যটন উদ্যোক্তারা।প্রণোদনার ঋণের পরিপত্রে ট্যুর অপারেটর ট্যুর গাইডসহ পর্যটনের অনেক খাত উপ খাতের উল্লেখ না থাকায় ব্যাংকগুলো এসব খাতে ঋণ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। গত ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জারি হওয়া প্রজ্ঞাপনে প্রণোদনাসংক্রান্ত ঋণের নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর করার কথা বলা হয়। কিন্তু ঋণ নেওয়ার জন্য আগের ঋণ পরিশোধের প্রত্যয়ন ফিন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্ট ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল অ্যাসেসমেন্ট জমির পর্চা মিউটেশন অর্ডার শিট মূল ও বায়া দলিল হাল খাজনা হাল আয়কর ও তল্লাশি প্রত্যয়ন ইঞ্জিনিয়ার ভ্যালুয়েশনসহ অনেক ডকুমেন্ট দিতে হচ্ছে। অথচ ট্যুর অপারেটর গাইডসহ অনেক খাতে এসব ডকুমেন্ট দেওয়া সম্ভব নয়। ব্যাংকগুলো নিয়মনীতি মেনেই প্রণোদনার ঋণ দেবে। দেওয়া শর্তগুলো পূরণ করা বেশির ভাগ উদ্যোক্তার জন্য অনেক কঠিন। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে পর্যটন খাতে কেউ আবেদন করার পরও ঋণ না পেয়ে জানালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ব্যাংকের কোন শর্ত কঠিন সেটা যদি তারা জানায় তাহলে পর্যালোচনা করে দেখা হবে সেটি আসলে কঠিন কি না। কোনো শর্ত বাদ বা সংশোধন করতে হলে সেটাও করা হবে। কারণ প্রয়োজন আছে বলেই এ প্রণোদনা ঘোষণা করেছে সরকার।ট্যুর অপারেটরদের ঋণ দেওয়ার প্রজ্ঞাপনে বলা আছে সেবা খাতে এ ঋণ দেওয়া হবে। ট্যুর অপারেটররা তো সেবা দিচ্ছে অব্যশই তারা এ ঋণ পাবে। যদি প্রজ্ঞাপনের কথা বলে কোনো ব্যাংক ঋণ দিতে না চায় তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংকে অভিযোগ করলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিপত্রে নাম উল্লেখ না থাকায় ট্যুর অপারেটরদের ঋণ দিচ্ছে না ব্যাংকগুলো। এজন্য ট্যুরিজম বোর্ড ও মন্ত্রণালয়ে আবেদনও করা হয়েছে। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। এসএমই ফাউন্ডেশনও কোনো সহযোগিতা করেনি। ট্যুর অপারেটররা কোনো সুবিধা পায়নি সেখান থেকেও।করোনা ভাইরাসের সম্ভাব্য অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবিলায় ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের মধ্যে শিল্প ও সেবা খাতের প্রণোদনা প্যাকেজটিই ছিল সবচেয়ে বড়। করোনার শুরু থেকে সবচেয়ে বেশি সময় বন্ধ ছিল পর্যটন শিল্প। এ খাতে লোকসান হয়েছে ৩০ হাজার কোটি টাকার বেশি। চাকরি হারিয়েছে কয়েক লাখ মানুষ। বিনা বেতনেও কাজ করেছে হাজার হাজার কর্মচারী। অথচ সরকারের কম সুদে ঋণ সুবিধা পর্যন্ত পায়নি পর্যটনের এই সেবা খাত।এদিকে থিম বা অ্যামিউজমেন্ট পার্কের মালিকরা বলছেন দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকায় তাদের অনেক মেশিনারিজ নষ্ট হয়েছে। মেশিনারিজগুলো মেরামত করতে না পেরে বেশির ভাগ মালিক পার্ক ভালোভাবে চালাতে পারছেন না। মেশিনারিজ ঠিক থাকলে এবং পর্যটনকেন্দ্র চালু রাখা গেলে তারা কর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতনভাতা সহজেই দিতে পারবেন।প্রজ্ঞাপনে বলা হয় এ ঋণ শুধু কর্মচারীদের বেতনভাতার জন্য। আবার এক বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে না পারলে ঋণখেলাপি হয়ে যাবে। অথচ পর্যটন খাত কবে ঘুরে দাঁড়াবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। কঠিন শর্তের কারণে তারকা হোটেলের কেউ এ ঋণ পায়নি। এ খাতে ঋণের মোট সুদের হার হবে ৮ শতাংশ। এর মধ্যে উদ্যোক্তাকে দিতে হবে ৪ শতাংশ। সরকার ভর্তুকি হিসেবে দেবে ৪ শতাংশ। ঋণের মেয়াদ বাড়ানোর প্রয়োজন হলে বাড়ানো যাবে। সে ক্ষেত্রে সুদের হার ৮ শতাংশ দিতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা ভোগ করতে হলে ঋণ বিতরণের ১৫ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংককে জানাতে হবে। শুধু বাংলাদেশেই নয় সারা বিশ্বেই একই অবস্থা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। করোনা শুরুর পর গত প্রায় দেড় বছরে পর্যটনের ১১৫টি উপখাতের মধ্যে মাত্র দুটিতেই ক্ষতি হয়েছে ২৩ হাজার কোটি টাকা। এই বিশাল অঙ্কের ক্ষতি কাটিয়ে কবে এখাত ঘুরে দাঁড়াতে পারবেসে বিষয়ে চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছেন পর্যটন খাত সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা এবং প্রতিষ্ঠানগুলো।এভিয়েশন খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন তাদের ক্ষতির পরিমাণ হাজার হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। দেশের পর্যটনশিল্পে হোটেল মোটেল রিসোর্ট ট্যুর অপারেটর বিনোদনকেন্দ্র এভিয়েশন ক্রুজ শিপসহ প্রায় ১১৫টি উপখাত রয়েছে। এসব খাত মিলিয়ে করোনা মহামারির কারণে ক্ষতির পরিমাণ কয়েক হাজার কোটি টাকা। এমনিতেই নানা প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে আমাদের পর্যটনশিল্পকে পথ চলতে হচ্ছে। করোনা শুরুর আগে থেকেই বিভিন্ন কারণে পর্যটনশিল্প পিছিয়ে ছিল। তার পরও যতটুকু ব্যবসা ছিল তাতেও টিকে থাকতে তেমন সমস্যা হয়নি। কিন্তু করোনা শুরুর পর তাতে ধস নেমেছে। লকডাউনের বিভিন্ন বিধিনিষেধের আওতায় দেশের সব পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ ছিল দীর্ঘসময় ধরে। বারবার হোঁচট খেতে খেতে আমাদের পর্যটনশিল্প বিপর্যয়ের চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। এ খাতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কেবলই বাড়ছে।বাংলাদেশে তৈরি পোশাক খাতের পর পর্যটনশিল্প হতে পারে রাজস্ব আদায়ের বিরাট সম্ভাবনাময় খাত। আর সেই সম্ভাবনার বিষয়টি বিবেচনায় রেখেই সরকার পর্যটন খাতকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। পর্যটনশিল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছে এদেশের প্রায় ৫০ লাখ মানুষ। অনেক প্রতিকূলতা সীমাবদ্ধতা সমস্যা সংকট ত্রুটিবিচ্যুতি পশ্চাত্পদতা সত্ত্বেও পর্যটন খাত থেকে একটি উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থ উপার্জন করছে বাংলাদেশ। অভ্যন্তরীণ পর্যটনের উল্লেখযোগ্য প্রসার ঘটেছে বাংলাদেশে। পর্যটন ব্যবসায় নিয়োজিত উদ্যোক্তা বিনিয়োকারী ব্যবসায়ী ট্যুর অপারেটরদের দাবি করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত পর্যটনশিল্পকে পুনরায় উজ্জীবিত করতে এ খাতে সরকারের পক্ষ থেকে আরও সুযোগসুবিধা দিতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।লাভজনক এবং পরিবেশবান্ধব এই শিল্পে বিনিয়োগের অনেক সুযোগ থাকলেও ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এ খাতে অংশগ্রহণ এখনো উল্লেখ করার মতো অবস্থায় পৌঁছায়নি। দেশের পর্যটন খাত নিয়ে গর্ব করার যাত্রা শুরু হলেও গতানুগতিক সাধারণ ব্যাংকিং ব্যবস্থায় এমনিতেই পর্যটন খাতকে ঝুঁকিপূর্ণ মনে করে এ খাতে আর্থিক বিনিয়োগ সব সময়েই সংকুচিত করে রাখা হয়। ফলে পর্যটন খাতে ব্যাংক কর্তৃক বিনিয়োগের মাত্রা সীমাবদ্ধ রয়ে গেছে। দেশীয় অর্থনীতিতে পর্যটনের অবদান প্রায় ৫ শতাংশ। যার মুখ্য অংশ অভ্যন্তরীণ পর্যটন থেকে আসে। করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পকে পুনরায় উজ্জীবিত করতে বেশ কিছু কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বড় অংকের প্রণোদনা প্যাকেজসহ সরকারের বিভিন্ন এজেন্সির সহযোগিতা এ ক্ষেত্রে জরুরি হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে পর্যটনশিল্পে প্রয়োজনীয় পুঁজির জোগান নিশ্চিত করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/49.csv b/Bangla_fin_news_articles/49.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..88801306569010955035f45746664b6b8b2855df --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/49.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +49,বাংলাদেশের অর্থনীতি বিশ্বে ৪১তম,2022-07-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মোট দেশজ উৎপাদনের জিডিপি আকারে বাংলাদেশ বিশ্বের ৪১তম বৃহৎ অর্থনীতি। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। সম্প্রতি কানাডাভিত্তিক সংবাদ প্রতিষ্ঠান ভিজুয়াল ক্যাপিটালিস্ট আইএমএফের তথ্যের আলোকে করা জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। ১০৪ ট্রিলিয়ন ডলারের বৈশ্বিক জিডিপির ভিত্তিতে ১৯১ দেশের তালিকা প্রকাশ করে সংবাদমাধ্যমটি।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাংলাদেশের জিডিপির আকার ৩৯৭ বিলিয়ন বা ৩৯ হাজার ৭০০ কোটি মার্কিন ডলার। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে একমাত্র ভারতই বাংলাদেশের ওপরে রয়েছে। দেশটির জিডিপির আকার ৩ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন বা তিন লাখ ৩০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। বৈশ্বিক তালিকায় ভারতের অবস্থান ষষ্ঠ। জিডিপির ভিত্তিতে শীর্ষ ৫০এ দক্ষিণ এশিয়ার আর কোনো দেশ নেই। প্রতিবেদনে মূলত ট্রিলিয়ন ডলারের মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করেই বৈশ্বিক অর্থনীতির পরিধি পরিমাপ করা হয়। বিশ্ব অর্থনীতির আকার ২০২০ সালে ছিল ৮৮ ট্রিলিয়ন ডলার। ২০২১ সালে তা বেড়ে ৯৪ ট্রিলিয়ন ডলার হয়। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ বলেছে ২০২২ সালেই বিশ্ব অর্থনীতির আকার জিডিপির ভিত্তিতে হবে ১০৪ ট্রিলিয়ন ডলার। . .... ... . নতুন এই মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে করা জরিপের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির জিডিপির আকার ২৫ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলার যা বৈশ্বিক মোট জিডিপির চার ভাগের এক ভাগ। ১৯ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন ডলার নিয়ে এর পরের অবস্থানই চীনের। দেশটির দখলে বৈশ্বিক জিডিপির পাঁচ ভাগের এক ভাগ। ৪ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন ডলার নিয়ে জাপানের অবস্থান তিন নম্বরে। ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে ৪ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলার নিয়ে সবচেয়ে বেশি জিডিপি জার্মানির। বৈশ্বিক তালিকায় দেশটির অবস্থান চতুর্থ। ৩ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ডলার নিয়ে যুক্তরাজ্য বিশ্বে পঞ্চম। ২ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন ডলারের জিডিপি নিয়ে তালিকায় ফ্রান্সের অবস্থান সপ্তম। কানাডার জিডিপির আকার ২ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন ডলার বৈশ্বিক অবস্থান অষ্টম। ইতালির জিডিপি ২ দশমিক ১ ট্রিলিয়ন ডলারের দেশটির অবস্থান নবম। দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যে ১ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ডলার নিয়ে সবার ওপর ব্রাজিল। বৈশ্বিক তালিকায় দেশটির অবস্থান দশম। আফ্রিকার দেশগুলোর মধ্যে ৫১১ বিলিয়ন ডলার নিয়ে সবেচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ নাইজেরিয়া। তালিকায় দেশটির অবস্থান ৩১তম। সূত্র ভিজ্যুয়াল ক্যাপিটালিস্ট \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/490.csv b/Bangla_fin_news_articles/490.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..783464bc978e5e0dba4a9233d3d3d37699d1185c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/490.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +490,কর্মীদের উদ্দীপনা বেসরকারি ব্যাংক উন্নয়নে চালিকাশক্তি,2022-02-05,এম এ মাসুম,বাংলাদেশ ব্যাংকের ইতিহাসে এই প্রথম বেসরকারি ব্যাংক কর্মীদের বেতনভাতা ও চাকুরির নিরাপত্তা নিয়ে নির্দেশনা প্রদান করল যা কর্মীদের মধ্যে এক ধরনের আশার সঞ্চার করেছে। বেসরকারি ব্যাংকের সাধারণ কর্মীদের নিয়ে কথা বলার কোন প্লাটফর্ম নেই। এসব ব্যাংকের কর্মীদের বেতন ভাতা পদোন্নতী চাকরীচ্যুত ইত্যাদি সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের নির্বাহী ও মালিক পক্ষের উপর নির্ভর করে। আবার বিভিন্ন ব্যাংকের বেতন পদোন্নতি কাঠামো ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধাও ভিন্ন ভিন্ন। সাধারণ ব্যাংকারদের কোন সংগঠন না থাকার ফলে সুযোগ সুবিধা নিয়ে দর কষাকষি করার সুযোগ নেই। তাই কর্মীদেরকে সব নিয়ম ও অনিয়ম মেনে নিতে হয়। বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায় করোনাকালীন সময়ে বেসরকারি ব্যাংকের তিন হাজারের বেশি কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। আবার অনেক ব্যাংকে বেতন ভাতা হ্রাস করা হয়েছিল। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে চাকরীচ্যুত বা পদত্যাগে বাধ্য করা কর্মকর্তাদের পুনঃনিয়োগের নির্দেশ দিয়ে এক সার্কুলার জারি করেছে। ব্যাংকারদের সর্বনিম্ন বেতন ২৮ হাজার টাকা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ২০১৩ সালে লাইসেন্সপ্রাপ্ত চতুর্থ প্রজন্মের ব্যাংক ও পরে স্থাপিত ব্যাংক বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক এবং আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের এন্টি লেভেলে নিযুক্ত জেনারেল সাইডের কর্মকর্তাদের ন্যুনতম বেতনভাতাদি হবে ৩৯ হাজার টাকা। এছাড়া ক্যাশ সাইডের কর্মকর্তাদের বেতন হবে ৩৬ হাজার টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে এর মধ্যে মূল বেতন আগামী এপ্রিল থেকে দিতে হবে। এবং অবশিষ্ট ভাতাদি দিতে হবে পরের বছরের অর্থাৎ ২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে। তবে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক চাইলে চলতি এপ্রিল মাস থেকেই বেতন ও ভাতা দিতে পারবে। এই ব্যাংকগুলোতে শিক্ষানবিস হিসেবে কর্মরত এন্টি লেভেলের জেনারেল পদে কর্মরত কর্মকর্তাদের বেতন হবে সর্বসাকুল্যে ২৮ হাজার টাকা। এছাড়া ক্যাশ সাইডের কর্মকর্তাদের বেতন হবে ২৬ হাজার টাকা। এতে আরও বলা হয় নতুন নির্ধারিত বেতন এবং বর্তমানে প্রাপ্ত সাকুল্য বেতনের সঙ্গে যে পার্থক্য হবে তার ন্যুনতম ৫০ শতাংশ চলতি এপ্রিল হতে দিতে হবে। আর বাকি ৫০ শতাংশ ২০২৩ এপ্রিল হতে দিতে হবে। অবশ্য চাইলে চলতি বছরের এপ্রিল থেকে এই সকল বেতনভাতাদি প্রদান করতে পারবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার আরও বলা হয় ম্যাসেঞ্জার বা পরিচ্ছন্নতাকর্মী বা নিরাপত্তা কর্মী বা অফিস সহায়ক অথবা সমজাতীয় পদে সর্বনিম্ন যেকোনও পদে নিয়মিত বা চুক্তিভিত্তিক বা দৈনিক ভিত্তিতে নিয়োগকৃত কর্মচারীদের বেতন সব বিভাগীয় শহর নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর শহর এলাকায় কর্মরত কর্মচারীদের জন্য হবে ন্যূনতা বেতন ২৪ হাজার টাকা। অন্য জেলা শহরে কর্মরতদের জন্য হবে ন্যুনতম বেতন ২১ হাজার টাকা। এছাড়া অন্যান্য উপজেলায় কর্মরতদের ন্যূনতা বেতনভাতা হবে ১৮ হাজার টাকা। নিঃসন্দেহে এটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। তবে এটি বাংলাদেশ ব্যাংকের কাজ নয়। কারণ বেসরকারি ব্যাংক নীতি অনুযায়ী তাদের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা করবে এতে কারও কিছু বলার থাকবে না এমনকি কেন্দ্রীয় ব্যাংকেরও নয়। কিন্তু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যখন স্বাধীনভাবে কাজ করার নামে যা খুশি তাই করে তখন কাউকে না কাউকে হস্তক্ষেপ করতে হয়। এটা বিশ্বের উন্নতঅনুন্নত সর্বত্রই হয়ে থাকে। তাছাড়াও বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের সমগ্র মুদিবাজার ও অর্থবাজারের অভিভাবক। এখানে কোনকিছু ঘটলে তাদেরকেই প্রথম দায়িত্ব নিতে এবং জবাবদিহি করতে হয়। সেই বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যাংক সঠিক কাজটিই করেছে। বিগত তিন দশকে আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাতে বিস্তর অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। দেশে বর্তমানে ৬১টি ব্যাংক চালু আছে যার মধ্যে ৪৩টি বেসরকারি যেখানে লক্ষাধিক মানুষ কর্মরত আছেন। কিন্তু এই খাতে সব ব্যাংকের মধ্যে সামঞ্জস্য ও সবার গ্রহণযোগ্য উন্নতমানের কোন চাকরিবিধি বা মানব সম্পদ নীতিমালা এইচআর পলিসি তৈরি হয়নি। একথা সত্যি যে প্রতিটা ব্যাংকেই একটি করে এইচআর পলিসি আছে ঠিকই। তবে সেগুলোর মধ্যে খুব একটা সামঞ্জস্য নেই এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা বা বোর্ড চাইলে খুব সহজেই যেকোন সময় পরিবর্তন করতে পারে। ফলে এগুলো অনেক ক্ষেত্রেই সকল ব্যাংকের কর্মকর্তাদের স্বার্থ রক্ষা করতে পারে না। ব্যাংক একটি সম্পূর্ণ সেবামূলক প্রতিষ্ঠান এবং আর্থিক লেনদেনই হচ্ছে তার একমাত্র সেবা। দক্ষ ও বিশ্বস্ত পেশাদার ব্যাংকারের মাধ্যমে সন্তোষজনক সেবা প্রদান করেই একটি ব্যাংক সফল হতে পারে। আর চাকরির ন্যুনতম নিশ্চয়তা ব্যতিরেকে দক্ষ ও বিশ্বস্ত পেশাদার ব্যাংকার তৈরি করা সম্ভব নয়। যদি একজন ব্যাংকারকে বিনা কারণে চাকরি থেকে বিদায় করা হয় তাহলে কর্মরত অন্য ব্যাংকারদের মাঝে চরম হতাশা ও অনিশ্চয়তা বিরাজ করে। হতাশায় ভুগে বা অনিশ্চয়তার মাঝে দাঁড়িয়ে ভাল সেবাও যেমন প্রদান করা যায় না ঠিক তেমনি ব্যাংকের স্বার্থও রক্ষা করা সম্ভব হয় না। কেননা এজন্য ব্যাংকারদের দায়িত্ব নিয়ে এবং ব্যাংকের প্রতি নিবেদিত হয়ে কাজ করতে হয়। আর এটা একজন ব্যাংকার তখনই করবেন যখন তিনি তার চাকরির ন্যূনতা নিশ্চয়তাটুকু পাবেন। উন্নত বিশ্বের প্রতিটি দেশেই ফেডারেল এইচআর আইন আছে এবং সেই সঙ্গে প্রতিটা ব্যাংকেরও নিজস্ব এইচআর বিধান রয়েছে। উভয় বিধানেই নির্ধারিত সময়ের নোটিস প্রদান করে যে কোন কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়ার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও কোন ব্যাংক কাউকে চাকরি থেকে বাদ দেওয়ার ঝুঁকি নেয় না। কারণ ব্যাংকের এই ধরনের সিদ্ধান্ত আদালত পর্যন্ত গড়ায়। যেখানে অধিকাংশ সিদ্ধান্ত ব্যাংকের বিপক্ষে যায় এবং এজন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে চড়া মূল্য দিতে হয়। ব্যাংকাররা মনে করেন সকল বেসরকারি ব্যাংক কর্মীদের সুযোগ সুবিধার মধ্যে সামঞ্জস্য থাকলে হতাশা ও ক্ষোভ হ্রাস পাবে। একথা সত্য যেবেসরকারি ব্যাংক মানেই সেবার মান সহ বিভিন্ন বিষয়ে তীব্র প্রতিযোগিতা লক্ষ্য করা যায়। ব্যাংক কর্মীদের মধ্যে আর্থিক সুযোগ সুবিধার সামঞ্জস্য থাকলে অনৈতিক প্রতিযোগিতা হ্রাস পেতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/491.csv b/Bangla_fin_news_articles/491.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1becdfc343ab84beb4e5a32b1fff8c6bdf84d631 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/491.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +491,বেড়েই চলেছে বাণিজ্য ঘাটতি,2022-02-05,অর্থনীতি ডেস্ক,দেশের আমদানিরপ্তানি দুটোই বাড়ছে। তবে রপ্তানি যে হারে বাড়ছে তার চেয়ে বেশি বাড়ছে আমদানির পরিমাণ। ফলে বাণিজ্য ঘাটতি বেড়েই চলেছে। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের ছয় মাসে অর্থাৎ জুলাই থেকে ডিসেম্বর সময়ে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ১ হাজার ৫৬২ কোটি ডলারে দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ১ লাখ ৩২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এটি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় আড়াই গুণ বেশি। এর আগে ছয় মাসের হিসাবে এত বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি দেখা যায়নি। করোনা মহামারির সময়েও আমদানি হচ্ছে বিপুল পরিমাণে। আর এতে আমদানিরপ্তানির মধ্যে ব্যবধান বা বাণিজ্য ঘাটতি চূড়ায় উঠছে। এর আগে ২০২০২১ অর্থবছরের এই ছয় মাসে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৬৮৭ কোটি ডলার। অন্যদিকে বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যেও ব্যাল্যান্স অব পেমেন্ট বড় ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ। জুলাইডিসেম্বর সময়ে এই ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮১৮ কোটি ৩০ লাখ ডলার। অথচ গত অর্থবছরের একই সময়ে ব্যালেন্স অব পেমেন্টে ৩৫১ কোটি ৫০ লাখ ডলার উদ্বৃত্ত ছিল। গত বছরের অক্টোবর থেকে বিশ্বব্যাপী করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমদানি বাড়তে শুরু করে। এখনো সেটা অব্যাহত রয়েছে। করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লেও আগের মতো লকডাউন দেওয়া হয়নি। আর এতেই বাড়ছে পণ্য আমদানি। ফলে বাড়ছে আমদানিরপ্তানির মধ্যে ব্যবধান। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যের হালনাগাদ তথ্যানুযায়ী চলতি অর্থবছরের জুলাইডিসেম্বর সময়ে ৩ হাজার ৮৯৭ কোটি ১০ লাখ ডলারের বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানি করেছে বাংলাদেশ। এই অঙ্ক গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৫৪ দশমিক ৫০ শতাংশ বেশি। ২০২০২১ অর্থবছরের এই ছয় মাসে ২ হাজার ৫২২ কোটি ৬০ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি হয়েছিল। অন্যদিকে ২০২১২২ অর্থবছরের জুলাইডিসেম্বর সময়ে বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি করে ২ হাজার ৩৩৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার আয় হয়েছে যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ২৭ দশমিক ২৫ শতাংশ বেশি। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন রপ্তানি যে গতিতে বাড়ছে তাতে এটি ইতিবাচক। দেশে যা আমদানি হয় তার বড় অংশ আবার প্রক্রিয়া হয়ে রপ্তানি হয়ে থাকে। তবে ভোগ্য পণ্য আমদানিও বাড়ছে। দেশের যে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে তার কারণেও আমদানি বাড়ছে। মূলধনি পণ্যের যে আমদানি দেখা যাচ্ছে সেটি যদি বিনিয়োগে আসে সেক্ষেত্রে অর্থনীতিতে গতি বাড়বে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যানে দেখা যায় বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যেও ব্যাল্যান্স অব পেমেন্ট বড় ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে এই ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮১৮ কোটি ডলার। অথচ গত অর্থবছরের একই সময়ে ৩৫১ কোটি ৫০ লাখ ডলার উদ্বৃত্ত ছিল। চলতি ২০২১২২ অর্থবছর শুরুই হয়েছিল লেনদেনের ভারসাম্যে ঘাটতি নিয়ে। প্রথম তিন মাসে অর্থাৎ জুলাইসেপ্টেম্বর সময়ে এই ঘাটতির পরিমাণ ছিল ২৩১ কোটি ৪০ লাখ ডলার। চার মাস শেষে জুলাইঅক্টোবর তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪৭৬ কোটি ৯০ লাখ ডলারে। জুলাইনভেম্বর সময়ে ঘাটতি ছিল ৬২২ কোটি ডলার। ডিসেম্বর শেষে তা আরো বেড়ে ৮০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/492.csv b/Bangla_fin_news_articles/492.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..198f83f66b4e7f06b39edbd9ba07d312ea6463ef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/492.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +492,মূল্যসূচক কিছুটা বেড়েছে,2022-02-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচক কিছুটা বেড়েছে। অবশ্য গতকাল বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। মূলত ব্যাংকের কল্যাণে সূচকের এ ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মিলেছে। প্রধান মূল্যসূচক বাড়লেও দুই বাজারেই কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। বাজারের তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইতে লেনদেন শুরুতে দাম বাড়লেও কিছুক্ষণ পরেই বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের দরপতন শুরু হয়। এতে বেলা ১২টার দিকে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ২০ পয়েন্ট কমে যায়। এ পরিস্থিতিতেই ঘুরে দাঁড়ায় ব্যাংক খাত। বাড়তে থাকে একের পর এক ব্যাংকের শেয়ার দাম যা অব্যাহত থাকে লেনদেনের শেষ পর্যন্ত। ফলে দিনের লেনদেন শেষে ২৭টি ব্যাংকের শেয়ার দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখায়। বিপরীতে দাম কমে পাঁচটির। ব্যাংকের শেয়ারের এ দাম বাড়ার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেয় নতুন তালিকাভুক্ত ইউনিয়ন ব্যাংক। অবশ্য লেনদেনের শুরুর দিকে এ ব্যাংকটির শেয়ার দাম কমে যায়। লেনদেনের অর্ধেক সময় পার হওয়ার পর টানা বাড়তে থাকে দাম এবং লেনদেনের শেষ দিকে দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। ইউনিয়ন ব্যাংকের পাশাপাশি দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে নাহি অ্যালুমেনিয়াম ইউনিয়ন ইনসিওরেন্স বিডি থাই ফুড কাট্টালী টেক্সটাইল এবং প্রাইম ইনসিওরেন্স। দিনের সর্বোচ্চ দামে লেনদেন হলেও একপর্যায়ে এ পাঁচ কোম্পানির শেয়ারের বিক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। দাম বাড়ার ক্ষেত্রে এ ছয় প্রতিষ্ঠান দাপট দেখালেও ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১৬৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ১৭২টির। ৪২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ছয় পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ২৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় দশমিক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। তবে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক দশমিক ৪২ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৫৯২ পয়েন্টে অবস্হান করছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৬১ কোটি ২৭ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ২৬৬ কোটি ৮৭ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এদিকে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৮৫ কোটি ৯১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্হানে থাকা বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমের ৪৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৪১ কোটি ১২ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে ইউনিয়ন ব্যাংক। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেফরচুন সুজ ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো আরএকে সিরামিক বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন ওরিয়ন ফার্মা লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ এবং এশিয়া ইনসিওরেন্স। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩০২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২৫টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ৪২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/493.csv b/Bangla_fin_news_articles/493.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..de3e7866ecf4a0b865811494f233fe3212a26238 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/493.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +493,অর্ধেক জনবল দিয়ে ব্যাংক চালানোর সময় বাড়লো,2022-02-03,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,করোনাভাইরাসের ঊর্ধ্বগতির কারণে অর্ধেক জনবল দিয়ে ব্যাংক চালানোর সময়সীমা বাড়িয়ে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অর্ধেক জনবল নিয়ে ব্যাংক চালাতে হবে। বৃহস্পতিবার ৩ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অব সাইট সুপারভিশন ডিওএস থেকে নতুন এ নির্দেশনা জারি করা হয়। গত ২৪ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক নির্দেশনায় জানানো হয় ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অর্ধেক জনবল দিয়ে ব্যাংক চলবে। ..... ছবি আব্দুল গনি ... . কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা মতে করোনার বিস্তাররোধে সরকারের আরোপিত বিধিনিষেধের মধ্যে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে রোস্টারিংয়ের মাধ্যমে অর্ধেক সংখ্যক কর্মকর্তাকর্মচারী নিয়ে ব্যাংকিং কাজ চালাতে হবে। তবে আবশ্যকীয় ব্যাংকিং সেবা অব্যাহত রাখতে প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান নিজস্ব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারবে। ব্যাংকে সেবা নিতে আসা ব্যক্তিদের অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/494.csv b/Bangla_fin_news_articles/494.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..47308664b571ab60cbc692598171a52187660e56 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/494.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +494,সূচকের বড় উত্থান বেড়েছে লেনদেন,2022-02-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা চার কর্মদিবস দরপতনের পর গতকাল মঙ্গলবার দেশের শেয়ারবাজারে বড় উত্থান হয়েছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সবকটি মূল্যসূচকের বড় উত্থানের পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৭১ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৯৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ২৯ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৫৮৮ পয়েন্টে অবস্হান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩৫২ কোটি ৫৭ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ২১৫ কোটি ১ টাকা। সেই হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ১৩৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ২৩৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ৯৫টির। আর ৪৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। দাম বাড়ার তালিকায় স্থান করে নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে সাতটির শেয়ার দিনের দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করেছে। ... ডিসেম্বর ক্লোজিং সম্পন্ন হয়নি অধিকাংশ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ... ডিসেম্বর ক্লোজিং সম্পন্ন হয়নি অধিকাংশ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ...ডিসেম্বর ক্লোজিং সম্পন্ন হয়নি অধিকাংশ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের এই সাত কোম্পানির মধ্যে রয়েছেবাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ একমি পেস্ট্রিসাইড ইয়াকিন পলিমার ইনফরমেশন সার্ভিসেস ইউনিয়ন ইনসিওরেন্স এবং বিডি থাই ফুড। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার দিনের সর্বোচ্চ দামে লেনদেন হলেও এক পর্যায়ে বিক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। আর লভ্যাংশ ঘোষণার কারণে দাম বাড়ার সীমা উন্মুক্ত থাকা অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার দাম বেড়েছে ১৯ শতাংশ। গতকাল ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৯৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা লাফার্জহোলসিমের ৯০ কোটি ৯২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৭০ কোটি ৯৪ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেবাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম ওরিয়ন ফার্মা আরএকে সিরামিক ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ন্যাশনাল পলিমার বিডি ফাইন্যান্স এবং ইউনিয়ন ব্যাংক। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ২২৩ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি ২৬ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩০৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২০৮টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৭৩টির এবং ২৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/495.csv b/Bangla_fin_news_articles/495.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2d5327b8f791af19c47652110a462f99e70f20e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/495.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +495,আবারও বাড়তে শুরু করেছে রেমিট্যান্স,2022-02-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০২১ সালের এপ্রিল মাস থেকে ধারাবাহিকভাবে কমে যাচ্ছিল রেমিট্যান্স। বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে এসে ধারাবাহিকতা রোধ হয়। ডিসেম্বরের পরে গত জানুয়ারি মাসেও আগের মাসের তুলনায় রেমিট্যান্স বেড়েছে। অবশ্য আগের বছরের একই মাসের তুলনায় রেমিট্যান্স কিছুটা কম এসেছে। করোনা ভাইরাসের কারণে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ভাটা পড়ে। তবে এই মহামারির মধ্যেও প্রবাসী বাংলাদেশিরা রেমিট্যান্স পাঠানো অব্যাহত রেখেছিলেন। এতে প্রথম দিকে প্রতি মাসেই বেড়েছে রেমিট্যান্সের পরিমাণ। তবে গত বছর এপ্রিল মাসের পর থেকে ধারাবাহিকভাবে রেমিট্যান্স কমতে থাকে। গত ডিসেম্বরে এসে তার অবসান হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে গত জানুয়ারি মাসে দেশে ১৭০ কোটি মার্কিন ডলার বা ১ দশমিক ৭০ বিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা বা রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসী বাংলাদেশিরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এ অর্থের পরিমাণ ১৪ হাজার ৬২০ কোটি টাকা ১ ডলারে ৮৬ টাকা ধরে। যা আগের মাস ডিসেম্বরের চেয়ে ৬০২ কোটি টাকার বেশি। গত ডিসেম্বর মাসে প্রবাসীরা দেশে পাঠান ১৬৩ কোটি ডলার যা দেশীয় মুদ্রার হিসাবে ১৪ হাজার ১৮ কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে গত বছরের একই মাসের তুলনায় এবার রেমিট্যান্স কমেছে ২ হাজার ২৩৬ কোটি টাকা। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৬ কোটি ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৬ হাজার ৮৫৬ কোটি টাকা। ... ডিসেম্বর ক্লোজিং সম্পন্ন হয়নি অধিকাংশ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ... ডিসেম্বর ক্লোজিং সম্পন্ন হয়নি অধিকাংশ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ...ডিসেম্বর ক্লোজিং সম্পন্ন হয়নি অধিকাংশ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ার পেছনে দুটি কারণ রয়েছে। এর একটি হলোসরকারের ঘোষণা অনুযায়ী প্রণোদনা দেওয়া যেটা আবার বেড়ে আড়াই শতাংশ হয়েছে। অপর কারণটি হলোডলারের দাম বেড়ে যাওয়া। অর্থাত্ এখন ডলারের বিপরীতে বেশি টাকা পাওয়া যাচ্ছে। এসব কারণে প্রবাসীরা বৈধ পথে টাকা পাঠাতে উত্সাহিত হচ্ছেন। নতুন বছরের প্রথম দিন থেকে সরকার রেমিট্যান্স প্রবাহে নগদ প্রণোদনা ২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২ দশমিক ৫০ শতাংশ করে। এরই ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে এ সূচকে। এছাড়া বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর অর্থনীতি চাঙ্গা হওয়ায় সেসব দেশ থেকে বেশি রেমিট্যান্স আসছে। নগদ সহায়তা বাস্তবায়ন হওয়ায় আগামীতে বৈধ চ্যানেলে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স আসবে বলে আশা করা যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে আরো জানা গেছে ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে জুলাইডিসেম্বর দেশে রেমিট্যান্স আসে ১ হাজার ২৩ কোটি ৯০ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৮৭ হাজার ২১ কোটি ৩০ লাখ টাকা যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭৯ কোটি ৮২ লাখ ডলার কম। ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে রেমিট্যান্স আসে ১ হাজার ২৯৪ কোটি ২০ লাখ ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/496.csv b/Bangla_fin_news_articles/496.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..df9be37ccc581a9c01d1382ddbd857c019234a08 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/496.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +496,ডিসেম্বর ক্লোজিং সম্পন্ন হয়নি অধিকাংশ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের,2022-02-02,জামাল উদ্দীন,দুর্বল ও ত্রুটিপূর্ণ সফটওয়্যার ব্যবহারের কারণে ডিসেম্বর ক্লোজিং করতে পারছে না রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকসহ বিশেষায়িত বেশকিছু ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সময় বাড়িয়ে নিলেও তথ্য প্রযুক্তির ত্রুটির কারণে তা সম্ভব হচ্ছে না। রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা অগ্রণী রূপালী বেসিক ব্যাংক এখন প্রচলিত ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে হিসাবনিকাশ করছে। সোনালী ব্যাংক গত ডিসেম্বর শেষের বার্ষিক হিসাব সম্পন্ন করতে পেরেছে গত ৩১ জানুয়ারি ২০২২। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলেছে রাষ্ট্রয়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে জবাবদিহিতার অভাব শীর্ষ ব্যবস্থাপনা পর্যায়ে অস্বচ্ছতা ও দুর্নীতিতে অভিযুক্তরা স্থান পাওয়ায় এ অবস্থা তৈরি হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের মামলা বিচারাধীন রয়েছে এমন ব্যক্তিও ব্যাংকের ব্যবস্থাপনায় রয়েছে। ফলে নিচের দিকেও জবাবদিহিতার চাপ তৈরি হচ্ছে না। প্রসঙ্গত ক্যালেন্ডার ইয়ার পঞ্জিকা বছর অনুযায়ী ব্যাংকের হিসাবনিকাশ করা হয়। বছরের শুরু অর্থাৎ জানুয়ারি মাসের ১ তারিখ থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর আয়ব্যয়ও হিসাব হয়। সাধারণত এ হিসাব একই বছরের ডিসেম্বর মাস বা পরের বছরের জানুয়ারি প্রথম দিকে শেষ হয়। আর এ হিসাব শেষ করাকে ব্যাংক ক্লোজিং বলা হয়। এটা অবশ্য বার্ষিক অনিরীক্ষিত আর্থিক হিসাব। এ হিসাবের মাধ্যমেই ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা হিসাব করা হয়। পরে তা নিরীক্ষা করা হয় এবং পরিচালন মুনাফা থেকে খেলাপি ঋণ ও অন্যান্য সম্পদের বিপরীতে প্রভিশন নিরাপত্তা সঞ্চিতি এবং সরকারকে কর প্রদান করতে হয়। প্রভিশন ও করপরবর্তী এ মুনাফার পরে একটি ব্যাংকের প্রকৃত বা নিট মুনাফা পাওয়া যায়। ... জনবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়াবেন না শাবির আন্দোলনকারীরা ... জনবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়াবেন না শাবির আন্দোলনকারীরা ...জনবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়াবেন না শাবির আন্দোলনকারীরা ব্যাংকিং খাতে তথ্যপ্রযুক্তির সংযোজন সময়ের সঙ্গে এগিয়ে যাওয়ার বিষয় হলেও যথাযথ তদারকির অভাব থাকায় ব্যাংকগুলোতে ইচ্ছেমাফিক সফ্টওয়্যার ব্যবহার আপগ্রেড না করা গুরুত্ব না দেওয়ার ঘটনা ঘটছে। কোনো কোনো ব্যাংক তথ্য ঘষামাজার কাজটিও করে থাকে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়। ব্যাংক ক্লোজিং না হলে ব্যবসা পরিচালনা আয়ব্যয় ও মুনাফার প্রকৃত চিত্র উঠে আসে না। সারা দেশের মাঠ পর্যায় থেকে আসা তথ্যের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয়ভাবে আর্থিক হিসাব চূড়ান্ত করা হয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই নতুন বছরের কয়েক দিন লেগে যায়। কিন্তু এবারে ব্যতিক্রম যে তথ্যপ্রযুক্তির ত্রুটির কারণে বিলম্ব হচ্ছে। কোনো কোনো ব্যাংকের কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যারও আপগ্রেড করা হয়নি। ব্যাংকিং খাতের তথ্যপ্রযুক্তি সংযোজন কাজেও অনিয়ম টেন্ডার বাণিজ্য এখন স্বাভাবিক বিষয়। প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় কিংবা অনৈতিক সুবিধার বিনিময়ে প্রযুক্তি স্হাপন এই অবস্হায় এনে দিয়েছে ব্যাংকগুলোকে। ... ১৩৮ কোটি টাকার রপ্তানি আদেশ পণ্য বিক্রি ৪০ কোটি টাকা ... ১৩৮ কোটি টাকার রপ্তানি আদেশ পণ্য বিক্রি ৪০ কোটি টাকা ...১৩৮ কোটি টাকার রপ্তানি আদেশ পণ্য বিক্রি ৪০ কোটি টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্তেও সফটওয়্যারকেন্দ্রিক নানা জটিলতার বিষয় উঠে এসেছে। কিন্তু তাতে গ্রাহ্য কম। বরং এক ধরনের যোগসাজশ চলছে ব্যাংকগুলোতে। শুধু ঋণ বিতরণে অনিয়ম নয় ব্যাংক পরিচালনার দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় উপকরণ ক্রয়েও অনিয়মের আশ্রয় নেওয়া হচ্ছে। সূত্রমতে ব্যাংকিং খাতে সফটওয়্যার জালিয়াতির কারণে গ্রাহকরাও ঝুঁকিতে থাকছে। গ্রাহকের তথ্য চুরি লেনদেনের ঝুঁকি ব্যাংকে সঞ্চিত অর্থের হিসাবে গরমিল দেখা দিতে পারে। সর্বোপরি গ্রাহক স্বার্থ বিপন্ন হতে পারে। ইতিমধ্যে ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতি থেকে শুরু করে হ্যাকিংয়ের ঘটনাও ঘটেছে। রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংকের ওপর পরিচালিত এক তদন্তে সফটওয়্যার আপগ্রেড না করে ব্যাংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ঘটনাও উদ্ঘাটিত হয়েছে। তথাপি কোনো প্রতিকার হয়নি। মানি লন্ডারিংয়ের ঘটনাও ঘটেছে। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের বিআইবিএম এক গবেষণায়ও বলা হয়েছে এখানকার অর্ধেকেরও বেশি ব্যাংক সাইবার নিরাপত্তা ঝঁকিতে রয়েছে। কিন্তু কার্যত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বিশেষায়িত বেসিক ব্যাংক রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ও রূপালী ব্যাংকেও কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যার নিয়ে নানা কথা চাউর রয়েছে। যা ব্যাংক ক্লোজিং না হওয়ায় আরো বেশি আলোচনায় আসছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলেছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে ব্যবস্থাপনার শীর্ষ পদে একাধিক মেয়াদি চুক্তি দুদকের মামলা থাকার পরও চুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধি ব্যাংকে চাকরির নির্ধারিত বয়স ৬৫ পার হওয়ার পর একই পদে বহাল থাকতে সক্ষম হওয়ায় চেইন অব কমান্ডেরও ব্যত্যয় ঘটছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/497.csv b/Bangla_fin_news_articles/497.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ae67a7caf2f5a921539ffc717222797a09f23560 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/497.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +497,ডিআইটিএফে শ্রেষ্ঠ পুরস্কারের সম্মাননা পেলো আবুল খায়ের গ্রুপ,2022-02-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এবারের ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় ডিআইটিএফ প্রিমিয়াম প্যাভিলিয়ন ক্যাটাগরিতে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপের দুইটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান পুরস্কার পেয়েছে। আবুল খায়ের মিল্ক প্রোডাক্টস লিমিটেডের মার্কস প্যাভিলিয়ন শ্রেষ্ঠ প্যাভিলিয়ন এবং জেনারেল প্যাভিলিয়ন ক্যাটাগরিতে আবুল খায়ের কনজ্যুমার প্রোডাক্টস লিমিটেডের আমা কফি প্যাভিলিয়ন দ্বিতীয় পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত হয়েছে। সোমবার ৩১ জানুয়ারি রাজধানীর পূর্বাচলে নবনির্মিত বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশচায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে মাসব্যাপী বাণিজ্যমেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এবং মাননীয় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বীর প্রতীকের হাত থেকে আবুল খায়ের গ্রুপের পক্ষে পুরস্কার গ্রহণ করেন নির্বাহী পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শহীদুল্লাহ চৌধুরী অব.। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/498.csv b/Bangla_fin_news_articles/498.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..25eeeb654745e1ba3d57563680fdbc058fd9d38a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/498.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +498,বাণিজ্য মেলায় সেরা ইলেকট্রনিক্স স্টলের পুরস্কার পেলো ওয়ালটন,2022-02-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,শেষ হলো মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা ডিআইটিএফ এর ২৬তম আসর। বরাবরের মতো মেলার এই আসরেও দৃষ্টিনন্দন ও শৈল্পিক ডিজাইনের প্যাভিলিয়ন তৈরি করেছিল দেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন। ফলে এবারের বাণিজ্য মেলাতেও সেরা ইলেকট্রনিক্স স্টলের পুরস্কার জিতে নিলো দেশের এই সুপার ব্র্যান্ডটি। সোমবার ৩১ জানুয়ারি রাজধানীর পূর্বাচলে নবনির্মিত বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশচায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ডিআইটিএফ২২ এর সমাপনী অনুষ্ঠান আয়োজন করে। এতে সেরা ইলেকট্রনিক্স স্টল ক্যাটাগরিতে ওয়ালটনকে প্রথম পুরস্কার দেয় আয়োজক সংস্থা বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর হাত থেকে পুরস্কারের ক্রেস্ট গ্রহণ করেন ওয়ালটন রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টারের প্রধান প্রকৌশলী তাপস কুমার মজুমদার ও ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের চিফ বিজনেস অফিসার প্রকৌশলী আনিসুর রহমান মল্লিক। এসময় তাদের হাতে সেরা ইলেকট্রনিক্স স্টলের সনদ তুলে দেন অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এবং ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অ্যান্ড কমার্স ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ ইপিবির ভাইসচেয়ারম্যান এএইচএম আহসান ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. হুমায়ূন কবীর ওয়ালটনের মিডিয়া উপদেষ্টা এনায়েত ফেরদৌস প্রমূখ। উল্লেখ্য বাণিজ্য মেলায় সেরা ভ্যাটদাতার পুরস্কার চালুর পর থেকে বিগত টানা ১৪ বছর প্রথম পুরস্কার অর্জন করেছে ওয়ালটন। পাশাপাশি দৃষ্টিনন্দন প্যাভিলিয়ন তৈরি করে প্রায় প্রতি বছরই পুরস্কৃত হয়ে আসছে ওয়ালটন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/499.csv b/Bangla_fin_news_articles/499.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..77e02f8f39712a4a1934aa513d538bdc0e15d456 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/499.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +499,১৩৮ কোটি টাকার রপ্তানি আদেশ পণ্য বিক্রি ৪০ কোটি টাকা,2022-02-01,মুন্না রায়হান ও এম এ মোমেন,ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার শেষদিন ক্রেতাদর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় দেখে কে বলবে গত ১ জানুয়ারি পূর্বাচলের স্থায়ী কমপ্লেক্সে মেলা উদ্বোধনের পর প্রথম কয়েক দিন দর্শনার্থী ছিল হাতেগোনা। গতকাল মেলার শেষ দিন সকাল থেকেই ক্রেতাদর্শনার্থীদের ভিড় বাড়তে থাকে। দুপুরের পর থেকে মেলায় শুধু মানুষ আর মানুষ। ক্রেতারা তাদের পছন্দের জিনিসপত্র কিনতে এক স্টল থেকে আরেক স্টলে ছুটে বেড়িয়েছেন। স্টলগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় এতটাই ছিল যে ক্রেতাদের পছন্দের পণ্য সরবরাহ করতে হিমশিম খাচ্ছিলেন বিক্রেতারা। আর অন্য দিনের তুলনায় গতকাল শেষদিনে মূল্যছাড়ও ছিল বেশি। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন প্রথমদিকে মেলা না জমায় তারা আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা করেছিলেন। কিন্তু শেষ দিকে এসে তাদের সেই ক্ষতি অনেকটাই পুষিয়ে গেছে। আশার কথা হলো করোনা মহামারির মধ্যেও এবারের ঢাকা আন্তজার্তিক বাণিজ্য মেলা থেকে প্রায় ১৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৩৮ কোটি টাকার পণ্যের রপ্তানি আদেশ এসেছে। এ ছাড়া মেলায় প্রায় ৪০ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি হয়েছে। যা থেকে ভ্যাট আদায় হয়েছে প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। গতকাল মাসব্যাপী মেলার সমাপনী উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়। পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশচায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং রপ্তানি উন্নয়ন বু্যরো আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ও এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন। সভাপতিত্ব করেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ। এ ছাড়া রপ্তানি উন্নয়ন বু্যরোর ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান স্বাগত বক্তব্য রাখেন। গোলাম দস্তগীর গাজী বলেন এক সময় বিদ্যুতের অভাবে দেশে শিল্প কলকারখানা স্থাপন করা সম্ভব হয়নি। কিন্তু বাংলাদেশ আজ বিদ্যুতে স্বয়ংসম্পূর্ণ। টিপু মুনশি বলেন অনেক প্রতিকূল পরিবেশে এবারের বাণিজ্য মেলা শেষ হলো। দেশের রপ্তানি বাড়ানোর জন্য সরকার সবধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ২০২৬ সালে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে জানিয়ে তিনি বলেন তখন এলডিসিভুক্ত দেশ হিসেবে অনেক বাণিজ্য সুবিধা থাকবে না। প্রতিযোগিতা করে এগিয়ে যেতে হবে। তখন পিটিএ অথবা এফটিএ স্বাক্ষর করে বাণিজ্য সুবিধা নিতে হবে। চলতি বছর চারটি দেশের সঙ্গে এ বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য কাজ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি। অনুষ্ঠানে মেলায় বিশেষ অবদান রাখার জন্য ১২ ক্যাটাগরিতে ৪২ জন্য অংশ গ্রহণকারীকে বিভিন্ন দপ্তরের ১০ জন কর্মকর্তাকে এবং ২৭ সংস্থাকে পদক দেওয়া হয়। উল্লেখ্য দেশীয় পণ্যের প্রচার প্রসার বিপণন ও উৎপাদনে সহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন বু্যরোর যৌথ উদ্যোগে ১৯৯৫ সাল থেকে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হচ্ছে। এবারই প্রথম বারের মতো পূর্বাচলের স্থায়ী কমপ্লেক্সে এ মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বাণিজ্য মেলায় এবার বিভিন্ন ক্যাটাগরির মোট ২৩টি প্যাভিলিয়ন ২৭টি মিনি প্যাভিলিয়ন ১৬২টি স্টল ও ১৫টি ফুড স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার পূর্বাচল উপশহরের ৪ নম্বর সেক্টরে ২৬ একর জমির ওপর নির্মাণ এ আধুনিক কমপ্লেক্সে কারপার্কিং সম্মেলনকক্ষ সভাকক্ষ প্রেস সেন্টার অভ্যর্থনা কক্ষ বাণিজ্য তথ্যকেন্দ্র আধুনিক সুবিধাসংবলিত ডরমিটরি রয়েছে। এছাড়া এক্সিবিশন সেন্টারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সার্বক্ষণিক সিসি টিভি ক্যামেরা আধুনিক ব্যবস্থাসহ বিদ্যুতের নিজস্ব সাবসেন্টার ও সার্ভিস রুম রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5.csv b/Bangla_fin_news_articles/5.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1d2b9aa00e223b254e6ef53d5c84270da1e745d8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5,রপ্তানি আয় ডলারে সংরক্ষণের সুযোগ,2022-08-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রপ্তানি আয় স্থানীয় মূল্য সংযোজন অংশ ১৫ দিনের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা বা ডলারে সংরক্ষণের সুযোগ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে রপ্তানিকারকের আমদানি দায় বিনিময়জনিত ঝুঁকি ছাড়াই নিজের বৈদেশিক মুদ্রা দিয়ে পরিশোধ করতে পারবে।বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত সব অনুমোদিত ডিলারের প্রধান কার্যালয় ও প্রিন্সিপাল অফিসে পাঠানো হয়েছে। সার্কুলারের বলা হয়েছে এখন থেকে প্রত্যাবাসিত রপ্তানি আয়ের মূল্য সংযোজন অংশ সর্বোচ্চ ১৫ দিনের জন্য বৈদেশিক মুদ্রায় সংরক্ষণের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।এসময় তহবিল থেকে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক রপ্তানিকারকের ব্যাক টু ব্যাক ব্যতীত অন্যান্য আমদানি দায় পরিশোধে ব্যবহার করতে পারবে।এর আগে গত মে ২৯ প্রত্যাবাসিত রপ্তানি মূল্যের স্থানীয় মূল্য সংযোজন অংশ পরবর্তী কর্মদিবসে নগদায়নের জন্য ব্যাংকগুলোকে বলা হয়েছিল। নতুন সার্কুলারে সংশ্লিষ্ট তহবিলের অর্থ ব্যয় না হলে তা ১৫ দিন পর নগদায়ন করতে হবে। তবে রপ্তানিকারক চাইলে ১৫ দিনের আগে বৈদেশিক মুদ্রা টাকায় নগদায়ন করা যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/50.csv b/Bangla_fin_news_articles/50.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dc11b4b77fe45323e1959f3a5e46c083c2134edf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/50.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +50,সম্ভাবনাময় খেলনা শিল্প,2022-07-16,রেজাউল করিম খোকন,দেশের প্লাস্টিক খেলনা শিল্প রপ্তানি খাত হিসেবে বড় ভূমিকা পালন করতে পারে। বিভিন্ন বয়সের শিশুদের বিনোদনের জন্য খেলনা ব্যবহার করা হয়। দিন দিন বাড়ছে এর চাহিদা। বাংলাদেশের খেলনা ইতোমধ্যে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায় পা রেখেছে। অভ্যন্তরীণ বাজারের পাশাপাশি বিদেশের বাজারে আমাদের পণ্যের চাহিদা বেশ ভালো। ২০২০২১ অর্থবছরে প্লাস্টিক খাতের রপ্তানি ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে এই সেক্টর থেকে রপ্তানির পরিমাণ প্রায় ১০০ কোটি ডলার। বর্তমানে দেশে ৫ হাজার ৩০টি প্লাস্টিক শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে যার মধ্যে ৯৮ শতাংশ এসএমই প্রতিষ্ঠান। প্রায় ১৫ লাখ লোকবল এ খাতের সঙ্গে যুক্ত। ১৯৯৮ সালে মাত্র সাতটি খেলনার মেধাস্বত্ব নিবন্ধন পেটেন্ট করা হয়। সেটা এখন মোট ২ হাজার ৫৫৮টি। ২০২১২২ অর্থবছরের জুলাইএপ্রিল পর্যন্ত ১০ মাসে দেশ থেকে মোট প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানির ২৯ শতাংশ আয়ই এসেছে খেলনা থেকে। এই সময়ে খেলনা রপ্তানিতে গড় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২২ শতাংশ। বাংলাদেশের প্লাস্টিক রপ্তানি মোটামুটি ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধির মধ্যে রয়েছে। করোনার মধ্যে গত ২০২০২১ অর্থবছরেও প্লাস্টিক খাতের রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি ছিল ১৫ শতাংশ। গত ২০১৬১৭ অর্থবছরে খেলনা রপ্তানিতে বাংলাদেশের আয় ছিল মাত্র ১ কোটি ৫২ লাখ ডলার। আর ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে জুলাইএপ্রিল খেলনা রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৩ কোটি ৭১ লাখ ডলার অর্থাৎ গত ছয় বছরে বিশ্ববাজারে খেলনা রপ্তানিতে বাংলাদেশের আয় প্রায় আড়াই গুণ বেড়েছে। বাংলাদেশ থেকে সর্বোচ্চ ৩১ দশমিক ৭৬ শতাংশ প্লাস্টিকের খেলনা রপ্তানি হয় স্পেনে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইতালি ও ফ্রান্স। এই দুই দেশে খেলনা রপ্তানির হিস্যা হচ্ছে যথাক্রমে ১৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ ও ১৮ দশমিক ১৫ শতাংশ। বিল্ডের হিসাব অনুযায়ী প্লাস্টিকের খেলনা রপ্তানিতে ১৬ শতাংশ গড় প্রবৃদ্ধি ধরে ২০৩০ সালে বাংলাদেশ তৈরি খেলনার রপ্তানি বাজার ১৫ কোটি ১৭ লাখ মার্কিন ডলারে উন্নীত হবে। সম্ভাবনাময় এ খাত আরো একটু সহযোগিতা পেলে দ্রুত এগিয়ে যাবে। প্লাস্টিক খাতের উপখাত খেলনায়ও বাংলাদেশ বেশ ভালো করছে। দেশে খেলনার ব্যবহার বেড়েছে। এখন প্রায় আমদানি করতে হয় না। ২০১৬ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত খেলনা রপ্তানিতে উচ্চ প্রবৃদ্ধি ছিল। করোনাকালে রপ্তানির গতি একটু কমলেও এবার আবার ভালো করছে। দেশে প্লাস্টিকের খেলনার মতো নতুন নতুন রপ্তানি খাত তৈরি হচ্ছে। এটা আরো বাড়াতে হবে। তবে খেলনা পণ্যের মান বাড়ানোর পাশাপাশি দামও কমাতে হবে। উদ্যোক্তারা প্রতিটি খেলনায় ভিন্নতা ও নতুনত্ব নিয়ে আসায় অভ্যন্তরীণ বাজারের পাশাপাশি বিদেশের বাজারে আমাদের পণ্যের চাহিদা বেশ ভালো। বিপিজিএমইএ ডিপার্টমেন্ট অব পেটেন্ট ডিজাইন অ্যান্ড রেজিস্ট্রেশন অফিস থেকে নতুন খেলনা আইটেমের পেটেন্ট রেজিস্ট্রেশন নিয়ে থাকে। আজ থেকে প্রায় ২৪ বছর আগে ১৯৯৮ সাল থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৯৮ সালে মাত্র সাতটি খেলনা পণ্য পেটেন্ট রেজিস্ট্রেশন করা হয়। হিসাব মতে ১৯৯৯ সালে ১৫৫টি ২০০০ সালে ৫৯টি ২০০১ সালে ১২২টি পেটেন্ট রেজিস্ট্রেশন হয়। তেমনি ২০১৮ সালে ২৯৭টি ২০১৯ সালে ২৩৪টি ২০২০ সালে ১০৯টি ২০২১ সালে ১৫৫টি এবং ২০২২ সালে অদ্যাবধি ৭১টি অর্থাৎ সর্বমোট ২ হাজার ৫৫৮টি পেটেন্ট রেজিস্ট্রেশন হয়েছে। খেলনা শিল্প বিকাশের জন্য সরকারের সব রকমের সহযোগিতা লাগবে। যেহেতু প্লাস্টিক খাত একটি শ্রম নির্ভর এবং প্রচুর পরিমাণে নারী শ্রমিকের কাজের সুযোগ আছে তাই এই সেক্টর একদিন গার্মেন্টসের মতো রপ্তানিতে বড় ভূমিকা রাখার সম্ভাবনা আছে। এক দশক আগেও ৯০ শতাংশ খেলনা আমদানি নির্ভর ছিল। বর্তমানে ১০ শতাংশ আমদানি হয় ৯০ শতাংশ দেশে তৈরি হয়। দেশের রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণ ঝুড়িতে নতুন করে আশা দেখাচ্ছে প্লাস্টিকের খেলনা। রাজধানীতে সবচেয়ে বড় এবং ব্যস্ততম খেলনার বাজার পুরান ঢাকার চকবাজারে। বেশ কয়েক বছর আগেও প্লাস্টিকের খেলনার প্রায় পুরোটাই আসত চীন ও তাইওয়ান থেকে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে বাজারে ভালো একটি জায়গা দখল করে নিয়েছে বাংলাদেশে তৈরি খেলনা সামগ্রী। দেশে বিভিন্ন ধরনের খেলনার চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে এ শিল্পে ব্যবহৃত মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির পরিমাণ। এক সময়ে বাংলাদেশে খেলনা সামগ্রী হিসেবে অনেক নিম্নমানের পণ্য তৈরি হতো। যা ক্রেতাদের তেমনভাবে আকৃষ্ট করতো না। ফলে বিদেশ থেকে খেলনা আমদানি করা হতো যার বেশির ভাগই আমদানি হতো চীন থেকে। তবে বর্তমানে চীন থেকে আমদানিকৃত খেলনার সমমানের অনেক খেলনা আমাদের দেশেই তৈরি হচ্ছে। দেশে উন্নত কারিগরি প্রযুক্তির অভাব থাকায় খেলনা শিল্প তেমন এগিয়ে যেতে পারছে না বার বার হোঁচট খাচ্ছে। দেশীয় লেদ কারখানা থেকে ম্যানুয়ালি মোল্ড তৈরি করতে হচ্ছে। অথচ বিদেশে কম্পিউটারাইজড মেশিনে এ ধরনের মোল্ড তৈরি করা হয় অত্যন্ত নিখুঁত এবং সুন্দরভাবে। আজকাল অনেক ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা চীন ও তাইওয়ান থেকে মোল্ড বা ডাইস করে নিয়ে আসছেন। ডাইস তৈরির কম্পিউটারাইজড মেশিন দেশে থাকলে বাংলাদেশেই অনেক সুন্দর উন্নত এবং আধুনিক মানের খেলনা তৈরি সম্ভব। এতে করে অপেক্ষাকৃত কম খরচে ভালো ভালো খেলনা সামগ্রী তৈরি করে বাজারে ছাড়া সম্ভব হবে। সুলভে ডাইস তৈরি করা গেলে চীনা বাজারের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা সম্ভব হবে। তাছাড়া দক্ষ আধুনিক প্রযুক্তিজ্ঞান সম্পন্ন ডিজাইনারেরও অভাব রয়েছে এখানে। শুধু ডাইস দিয়ে খেলনা তৈরি করলেই কাজ শেষ হয়ে যায় না এর সঙ্গে আরো অনেক কিছুর প্রয়োজন রয়েছে। এই শিল্প যদি দিনে দিনে উন্নতি লাভ করে তাহলে আরো অনেকেই আগ্রহী হবেন এ ব্যাপারে। এ ব্যবসায় উদ্যোক্তা বাড়তে থাকলে শিল্পটি আপনা আপনি বেশ জমজমাট হয়ে উঠবে সন্দেহ নেই। খেলনা তৈরির কাজটি মূলত ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের অন্তর্ভুক্ত। বিভিন্ন ব্যাংক এসএমই ঋণের আওতায় খেলনা তৈরির কাজে নিয়মিত উদ্যোক্তাদের সহজ শর্তে মূলধন যোগান দিতে পারে। কারণ অনেক উদ্যোক্তা পর্যাপ্ত পুঁজির অভাবে দারুণ সম্ভাবনাময় এই শিল্পটিকে এগিয়ে নিতে পারছেন না। পুঁজির যোগান পেলে খেলনা শিল্প চাঙ্গা হয়ে উঠতে পারে খুব দ্রুতই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/500.csv b/Bangla_fin_news_articles/500.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..29a9b43e5c23028ed10c14a906d380c26984dc49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/500.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +500,দুই বাজারেই বড় দরপতন,2022-02-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দরপতন দেখা দিয়েছে দেশের শেয়ারবাজারে। আগের দিনের মতো গতকাল সোমবারও দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের পতন হয়েছে। এর মাধ্যমে টানা চার কার্যদিবস পতনের মধ্যে থাকল শেয়ারবাজার। টানা পতনের সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৬৫ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৯২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ২৬ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৫৫৯ পয়েন্টে অবস্হান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৮১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২১৫ কোটি ১ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ৩৩৩ কোটি ১৩ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ১১৮ কোটি ১২ লাখ টাকা। ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ৭২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২৬৪টির। অপরিবর্তিত রয়েছে আরো ৪৪টির দাম। দাম বাড়ার তালিকায় স্হান করে নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে তিনটির শেয়ার দিনের দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। এ তিন কোম্পানির মধ্যে রয়েছেবিডি থাই ফুড ইউনিয়ন ইনসিওরেন্স এবং ন্যাশনাল পলিমার। এ প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার দিনের সর্বোচ্চ দামে লেনদেন হলেও একপর্যায়ে বিক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। অন্যদিকে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ইউনিয়ন ব্যাংকের শেয়ার। কোম্পানিটির ৯০ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্হানে থাকা বেক্সিমকোর ৬৫ কোটি ১১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৫০ কোটি ২০ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেন্যাশনাল পলিমার কুইন সাউথ টেক্সটাইল ওরিয়ন ফার্মা সাইফ পাওয়ার টেক বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম মালেক স্পিনিং এবং এশিয়া ইনসিওরেন্স। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১৯০ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৫২ কোটি ২৭ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩০৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬৮টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২০৮টির এবং ২৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/501.csv b/Bangla_fin_news_articles/501.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..288f5e8c4843aa387aaf9902ff45f208ce1e6800 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/501.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +501,প্রাইজবন্ডের ড্র প্রথম পুরস্কার ০১২১৮৪১,2022-02-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ১০৬তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ৬ লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার বিজয়ীর নম্বর ০১২১৮৪১। ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকার দ্বিতীয় পুরস্কারের নম্বর ০৬৫০৭৭৫। ১ লাখ টাকা করে দুইটি তৃতীয় পুরস্কারের নম্বর ০৩৩০৪৯২ ও ০৭২৮৪০৮। প্রতিটি ৫০ হাজার টাকা করে দুইটি চতুর্থ পুরস্কারের নম্বর ০৬১৯৫২৯ ও ০৮৯৪৪২০। গতকাল সোমবার ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বিভাগীয় কমিশনার মো. খলিলুর রহমান। ৫ম পুরস্কার প্রতিটি ১০ হাজার টাকার বিজয়ী প্রতিটি সিরিজের ৪০টি নম্বর হলো ০০০৯৬৪৬ ০১৮৫৫৮০ ০৩৪২৯৩৩ ০৬২২২২২ ০৭৫০০৮৯ ০০২৯৪৭০ ০২১৮৩৯৭ ০৩৬৪১৯৯ ০৬২৫০০৫ ০৭৫২০১১ ০০৩৭৬০২ ০২৫৪২৬৯ ০৪৭৭৬৬৩ ০৬২৫৭৪৭ ০৭৮৮৮৫০ ০০৫৮৩৭১ ০২৬০৩২৮ ০৫০৩৬২৬ ০৬৭৪০০৩ ০৮২৮৫১৪ ০১২৮৫৫৯ ০২৬৯০২৫ ০৫১৪৯৬৫ ০৬৭৮৯৮২ ০৮৪৫৮৫২ ০১৩০২০৯ ০২৭১২৬১ ০৫৫৯৬৬৩ ০৬৮৮৮৯৫ ০৮৫০৩৭৭ ০১৩৮৪৪০ ০২৭১৩৭২ ০৫৮৭৬০৬ ০৭১২১৬১ ০৯১১৬০৯ ০১৫৯৪৬৪ ০৩২৯৮৭৬ ০৫৯৩২৭৮ ০৭২৩৩৩৪ ০৯২০২৪৯। একক সাধারণ পদ্ধতিতে ড্র পরিচালনা করা হয়েছে অর্থাত্ প্রতি সিরিজের একই নম্বরধারীরা পুরস্কার পাবেন। বর্তমানে প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মূল্যমানের ৬৭টি সিরিজ যথাকক কখ কগ কঘ কঙ কচ কছ কজ কঝ কঞ কট কঠ কড কঢ কথ কদ কন কপ কফ কব কম কল কশ কষ কস কহ খক খখ খগ খঘ খঙ খচ খছ খজ খঝ খঞ খট খঠ খড খঢ খথ খদ খন খপ খফ খব খম খল খশ খষ খস খহ গক গখ গগ গঘ গঙ গচ গছ গজ গঝ গঞ গট গঠ গড গঢ এবং গথ এই ড্রএর আওতাভুক্ত। উল্লেখ্য প্রতি তিন মাস অন্তর প্রাইজবন্ডের ড্র হয়ে থাকে। ১৯৯৯ সালের জুলাই থেকে প্রাইজবন্ডের পুরস্কারের অর্থের ওপর ২০ শতাংশ হারে উত্সে আয়কর কাটার বিধান রয়েছে। এদিকে ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রজ্ঞাপন দিয়ে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে কোনো অফিস থেকে প্রাইজবন্ডের পুরস্কার নেওয়া যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/502.csv b/Bangla_fin_news_articles/502.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..efc57bda780a2334f21e1f61f366379d38feeade --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/502.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +502,‘নগদ’ উদ্যোক্তা হবেন অবসরপ্রাপ্ত ডাক পিয়ন,2022-01-31,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,অবসরে যাওয়া ডাক পিয়নদের আয়ের ব্যবস্থা করে দিতে নিজেদের উদ্যোক্তা বা এজেন্ট করে নেওয়ার পরিকল্পনা করেছে মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নগদ। সেক্ষেত্রে অবসরপ্রাপ্ত কোনো ডাক পিয়ন চাইলে উদ্যোক্তা হিসেবে নিজ এলাকার ডাকঘরে সেবাটি চালু করতে পারবেন। এখন থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ডাক পিয়নদের অবসর গ্রহণের পর নিশ্চিত একটি আয়ের ব্যবস্থা করে দেওয়ার লক্ষ্যেই এমন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে নগদ। অবসরপ্রাপ্ত ডাক পিয়নদের বাড়তি আয়ের সুযোগ দেওয়ার পাশাপাশি দেশের সাধারণ মানুষের জন্য তারা নিশ্চিত করতে পারবেন নগদএর সাশ্রয়ী সকল সেবা। এই কার্যক্রমের আওতায় নগদ শহরের পাশাপাশি গ্রামগঞ্জে অবস্থানরত অবসরে যাওয়া ডাক পিয়নদেরও সব ধরনের সহায়তা প্রদান করবে। সেক্ষেত্রে উদ্যোক্তাকে তাদের নিজ এলাকায় অবস্থিত ডাকঘরে সেবাটি চালু করতে হবে। উদ্যোক্তা হতে সংশ্লিষ্ট পোস্ট অফিসের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে নগদ বরাবর। নতুন এই উদ্যোক্তাদের ব্র্যান্ডিং থেকে শুরু করে প্রযুক্তিগত দিকসহ সার্বিক সহযোগিতা করবে দেশের অন্যতম সেরা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। অবসরপ্রাপ্ত ডাক পিয়নদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলার এই প্রক্রিয়াকে স্বাগত জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। এ বিষয়ে নিজের ফেসবুক পেইজে একটি পোস্টও দেন তিনি। অভিনব উদ্যোগ নেওয়ায় নগদ কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানিয়ে মন্ত্রী বলেন ডাক বিভাগের নেটওয়ার্কটি একক সংস্থা হিসেবে সরকারের সবচেয়ে বড় এবং বিস্তৃত নেটওয়ার্ক। দশ সহস্রাধিক লোক এখানে কাজ করে। এই মানব সম্পদকে কেন্দ্র করে নগদ জনগণের জন্য ডিজিটাল সেবায় আরো নিবেদিত হবে। এমনকি অবসরপ্রাপ্তরা এ থেকে তাদের ভালো সময় কাটানো এবং বাড়তি আয়ের সুযোগও পাবে। নতুন এই উদ্যোগ বিষয়ে নগদএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন নগদএর সেবার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের দিনবদল করাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। ডাক বিভাগ থেকে অবসর নেওয়া ডাক পিয়নরা নগদএর উদ্যোক্তা হয়ে আমাদের প্রতিনিধি হিসেবে প্রান্ত পর্যন্ত সেবা ছড়িয়ে দেয়ার কাজ করতে পারেন। এক্ষেত্রে এক দিকে অবসরের পরেও তারা কাজের মধ্যে থাকতে পারেন আবার নিজেদের জন্য বাড়তি আয়ও নিশ্চিত হবে। সর্বনিন্ম খরচে ও সহজ সেবা দেওয়ার কারণে নগদ উদ্যোক্তরা সারা দেশে এই ব্যবসায় নিজেদের শক্ত অবস্থান নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছেন। পাশাপাশি নগদএর উদ্ভাবনী সব সেবার ফলে উদ্যোক্তারা যেমন স্বনির্ভর হয়েছেন তেমনি প্রতিদিন তৈরি হচ্ছেনতুন নতুন আরও অনেক উদ্যোক্তা। বিশেষ করে নগদ এর কম খরচে লেনদেনের কারণে খুব অল্প সময়ে মানুষের মাঝে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সেবাটি। ফলে নগদ এর উদ্যোক্তারা স্বনির্ভর হওয়ার মাধ্যমে নিজের ও পরিবারের ভাগ্য পরিবর্ত করতে সক্ষম হয়েছে। বর্তমানে নগদ এর উদ্যোক্তা সংখ্যা ২ লাখ ৪২ হাজার। সর্বশেষ তথ্য অনুসারে সারা দেশে ৯ হাজার ৮৮৬টি ডাকঘর আছে যেখানে কাজ করছেন প্রায় সমসংখ্যক ডাক পিয়ন। প্রতিবছরই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ডাক পিয়ন অবসরে যাচ্ছেন এবং অবসরের পর বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাদের আর কোনো কাজ থাকে না। কিন্তু এখন চাইলেই তারা সংশ্লিষ্ট ডাক বিভাগের মাধ্যমে নগদ কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করতে পারবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/503.csv b/Bangla_fin_news_articles/503.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ac6771088a01f451a97f908498481d517fc65ef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/503.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +503,শেয়ারবাজারে বড় দরপতন,2022-01-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দরপতন দেখা দিয়েছে দেশের শেয়ারবাজারে। আগের দিনের মতো সোমবারও দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের পতন হয়েছে। এর মাধ্যমে টানা চার কার্যদিবস পতনের মধ্যে থাকল শেয়ারবাজার। টানা পতনের সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সোমবার দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৬৫ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৯২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ২৬ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৫৫৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৮১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২১৫ কোটি ১ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ৩৩৩ কোটি ১৩ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ১১৮ কোটি ১২ লাখ টাকা। ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ৭২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২৬৪টির। অপরিবর্তিত রয়েছে আরও ৪৪টির দাম। দাম বাড়ার তালিকায় স্থান করে নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে তিনটি শেয়ারের দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। এ তিন কোম্পানির মধ্যে রয়েছেবিডি থাই ফুড ইউনিয়ন ইনসিওরেন্স এবং ন্যাশনাল পলিমার। এ প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার দিনের সর্বোচ্চ দামে লেনদেন হলেও একপর্যায়ে বিক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। ... প্রাইজ বন্ডের প্রথম পুরস্কার পেলো যে নম্বর ... প্রাইজ বন্ডের প্রথম পুরস্কার পেলো যে নম্বর ...প্রাইজ বন্ডের প্রথম পুরস্কার পেলো যে নম্বর অন্যদিকে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ইউনিয়ন ব্যাংকের শেয়ার। কোম্পানিটির ৯০ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর ৬৫ কোটি ১১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৫০ কোটি ২০ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেন্যাশনাল পলিমার কুইন সাউথ টেক্সটাইল ওরিয়ন ফার্মা সাইফ পাওয়ার টেক বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম মালেক স্পিনিং এবং এশিয়া ইনসিওরেন্স। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১৯০ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৫২ কোটি ২৭ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩০৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬৮টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২০৮টির এবং ২৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/504.csv b/Bangla_fin_news_articles/504.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c9d0b58a5fd02d234960c55348b7ce7bbafd7940 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/504.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +504,প্রাইজ বন্ডের প্রথম পুরস্কার পেলো যে নম্বর,2022-01-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজ বন্ডের ১০৬তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ৬ লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার বিজয়ীর নম্বর ০১২১৮৪১। ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকার দ্বিতীয় পুরস্কারের নম্বর ০৬৫০৭৭৫। ১ লাখ টাকা করে দুইটি তৃতীয় পুরস্কারের নম্বর ০৩৩০৪৯২ ও ০৭২৮৪০৮। প্রতিটি ৫০ হাজার টাকা করে দুইটি চতুর্থ পুরস্কারের নম্বর ০৬১৯৫২৯ ও ০৮৯৪৪২০। সোমবার ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বিভাগীয় কমিশনার মো. খলিলুর রহমান। পঞ্চম পুরস্কার প্রতিটি ১০ হাজার টাকার বিজয়ী প্রতিটি সিরিজের ৪০টি নম্বর হলো ০০০৯৬৪৬ ০১৮৫৫৮০ ০৩৪২৯৩৩ ০৬২২২২২ ০৭৫০০৮৯ ০০২৯৪৭০ ০২১৮৩৯৭ ০৩৬৪১৯৯ ০৬২৫০০৫ ০৭৫২০১১ ০০৩৭৬০২ ০২৫৪২৬৯ ০৪৭৭৬৬৩ ০৬২৫৭৪৭ ০৭৮৮৮৫০ ০০৫৮৩৭১ ০২৬০৩২৮ ০৫০৩৬২৬ ০৬৭৪০০৩ ০৮২৮৫১৪ ০১২৮৫৫৯ ০২৬৯০২৫ ০৫১৪৯৬৫ ০৬৭৮৯৮২ ০৮৪৫৮৫২ ০১৩০২০৯ ০২৭১২৬১ ০৫৫৯৬৬৩ ০৬৮৮৮৯৫ ০৮৫০৩৭৭ ০১৩৮৪৪০ ০২৭১৩৭২ ০৫৮৭৬০৬ ০৭১২১৬১ ০৯১১৬০৯ ০১৫৯৪৬৪ ০৩২৯৮৭৬ ০৫৯৩২৭৮ ০৭২৩৩৩৪ ০৯২০২৪৯। ... রাবিতে প্রথম বর্ষে ভর্তির সময় ফের বাড়লো ... রাবিতে প্রথম বর্ষে ভর্তির সময় ফের বাড়লো ...রাবিতে প্রথম বর্ষে ভর্তির সময় ফের বাড়লো একক সাধারণ পদ্ধতিতে ড্র পরিচালনা করা হয়েছে অর্থাত্ প্রতি সিরিজের একই নম্বরধারীরা পুরস্কার পাবেন। বর্তমানে প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মূল্যমানের ৬৭টি সিরিজ যথাকক কখ কগ কঘ কঙ কচ কছ কজ কঝ কঞ কট কঠ কড কঢ কথ কদ কন কপ কফ কব কম কল কশ কষ কস কহ খক খখ খগ খঘ খঙ খচ খছ খজ খঝ খঞ খট খঠ খড খঢ খথ খদ খন খপ খফ খব খম খল খশ খষ খস খহ গক গখ গগ গঘ গঙ গচ গছ গজ গঝ গঞ গট গঠ গড গঢ এবং গথ এই ড্রএর আওতাভুক্ত। উল্লেখ্য প্রতি তিন মাস অন্তর প্রাইজবন্ডের ড্র হয়ে থাকে। ১৯৯৯ সালের জুলাই থেকে প্রাইজবন্ডের পুরস্কারের অর্থের ওপর ২০ শতাংশ হারে উেস আয়কর কাটার বিধান রয়েছে। এদিকে ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রজ্ঞাপন দিয়ে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে কোনো অফিস থেকে প্রাইজবন্ডের পুরস্কার নেওয়া যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/505.csv b/Bangla_fin_news_articles/505.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9881837cb3ad25c2bf484955ef3fad0d91ea932c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/505.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +505,বেআইনিভাবে কাঁচা পাট মজুতের বিরুদ্ধে অভিযান চালাবে সরকার,2022-01-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কাঁচা পাটের ডিলার বা আড়তদাররা ১ হাজার মণের বেশি কাঁচা পাট এক মাসের বেশি সময় মজুত করতে পারবেন না। কেউ বেআইনিভাবে মজুত করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী। তিনি বলেন এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে পাট অধিদপ্তরকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বেআইনিভাবে কাঁচা পাট মজুতের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হবে। গতকাল রবিবার রাজধানীর সচিবালয়ে বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশনের বিজেএ বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের বিজেএমএ ও বাংলাদেশ জুট স্পিনার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিজেএসএ নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ সময় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মুহিবুর রহমান বিজেএর চেয়ারম্যান শেখ সৈয়দ আলী বিজেএমএর চেয়ারম্যান মো. আবুল হোসেন বিজেএসএর চেয়ারম্যান সেখ নাসির উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। পাটমন্ত্রী বলেন দেশে কাঁচা পাটের সংকট তৈরি হওয়ায় পাটকলগুলোর উত্পাদন ঝুঁকিতে পড়েছে। এ অবস্থায় পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি আয় অব্যাহত রাখতে কাঁচা পাটের সরবরাহ নিশ্চিতে সরকার ব্যবস্থা নেবে। এ জন্য লাইসেন্সবিহীন অসাধু ব্যবসায়ীদের কাঁচা পাট ক্রয়বিক্রয় ও মজুত থেকে বিরত রাখা ভেজা পাট ক্রয়বিক্রয় রোধ বাজারে কাঁচা পাটের সরবরাহ নিশ্চিতে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পাট অধিদপ্তরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/506.csv b/Bangla_fin_news_articles/506.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fe4540559ff8791b86fb89f59d88f6039083e5ff --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/506.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +506,ব্যাংকগুলোতে প্রযুক্তিগত দুর্বলতায় ঝুঁকিতে গ্রাহক,2022-01-31,জামাল উদ্দীন,প্রযুক্তিগত দুর্বলতার সুযোগ কাজে লাগিয়ে ব্যাংক থেকে লুট হয়ে যাচ্ছে গ্রাহকের টাকা। এসব টাকা পাচারও হচ্ছে। গ্রাহকদের অর্থের সুরক্ষা দিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ জানিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন অন্যান্য দেশের মতো বিপর্যয় মোকাবিলায় প্রস্তুতি জোরদার করতে হবে। বর্তমানে ব্যাংকিং খাতে সাইবার নিরাপত্তার ঝুঁকি ক্রমশই বাড়ছে। এ ঝুঁকি নিরসনে দ্রুতই উদ্যোগ নিতে হবে।সূত্রগুলো জানায় দেশের ব্যাংকিং খাতে তথ্যপ্রযুক্তির দুর্বলতার কারণে নানা ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। সবকিছু জনসমক্ষে আসছে না। এখানে কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যার থেকে শুরু করে ডাটা ম্যানেজমেন্ট গ্রাহকের তথ্য সুরক্ষা কোনোটাই যথাযথ নয়। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট বিআইবিএমএর এক গবেষণায়ও বলা হয়েছে এখানকার অর্ধেকেরও বেশি ব্যাংক সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকিতে রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে রিজার্ভ চুরির ঘটনার পরও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো নানাভাবে হ্যাকার দ্বারা আক্রান্ত হয়। এটিএম মেশিন থেকে শুরু করে সফটওয়্যারের আড়ালেও মুদ্রা পাচারের ঘটনা ঘটেছে। এগুলোর অন্যতম কারণ নিবিড় মনিটরিং নেই। ফলে একের পর এক অঘটন ঘটছেই। সবশেষ আরটিজিএস রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট ব্যবস্থা ব্যবহার করে বড় কিছু কোম্পানির টাকা কিছু ব্যক্তির হিসাবে স্থানান্তরের প্রচেষ্টা হয়েছে। এর আগেও হ্যাকিংয়ের ঘটনা ঘটেছে।যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক ওয়েবসাইট ডেটাব্রিচ টুডে নামের এই ওয়েব সাইটে বলা হয় তুরস্কের একটি হ্যাকার দল বাংলাদেশের তিনটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ডেটা চুরি করেছে। বোজকার্টলার নামের ঐ হ্যাকার গ্রুপ নেপালেরও দুটি ব্যাংকের ডেটা চুরি করেছে। বাংলাদেশের ব্যাংক তিনটি হচ্ছে ডাচবাংলা ব্যাংক দি সিটি ব্যাংক ও ট্রাস্ট ব্যাংক। ডেটাব্রিচ টুডে প্রতিবেদন মতে বাংলাদেশের সিটি ব্যাংকের ১১ দশমিক ২ মেগাবাইট তথ্য চুরি করা হয়েছে। এতে লাখ লাখ গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য রয়েছে। নাম ঠিকানাসহ এসব তথ্য ২০১৫ সালের আগস্টে আপডেট করা।ডাচবাংলা ব্যাংকের ৩১২ কেবি আর্কাইভে গ্রাহকের ব্যাংকিং লেনদেনের রেকর্ড রয়েছে। এরমধ্যে আইডি পাসওয়ার্ডও রয়েছে যা ব্যবহার করে এটিএম ট্রানজেকশন অ্যানালাইজারে ঢোকা সম্ভব হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের বরাত দিয়ে এতে বলা হয় ডাচবাংলা ব্যাংকের ওয়েব সাইটটিও ঝুঁকির সম্মুখীন রয়েছে। এটি ব্যবহার করে সহজেই সার্ভার কিংবা যে কোনো ফাইলে অনুপ্রবেশ ঘটানো যেতে পারে। ঢাকায় সম্প্রতি কয়েকটি ব্যাংকের এটিএম বুথে স্কিমিং ডিভাইস বসিয়ে গ্রাহকের তথ্য চুরি ও অর্থ উত্তোলনের ঘটনা ঘটে। এটিএমে গ্রাহকের অর্থের নিরাপত্তা হুমকি নিয়েও এখন উদ্বেগ রয়েছে গ্রাহকদের মধ্যে। এত কিছুর পরও প্রতিকারের ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তদুপরি করোনার এই সময়ে মানুষ অধিকহারে ডিজিটাল লেনদেনে ঝুঁকছে। ফলে ঝুঁকিও বেড়ে গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায় রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতেও আইটি নিরাপত্তার বিষয়টি উপেক্ষিত। বরং ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের যোগসাজশে মুদ্রা পাচারের ঘটনাও ঘটেছে। যা বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্তেও উঠে আসে।তদন্ত অনুযায়ী কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যারের আড়ালে মানিলন্ডারিংয়ের ঘটনা ঘটে অগ্রণী ব্যাংকে। নিম্নমানের সফটওয়্যারে অগ্রণী ব্যাংককে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে রাখার বিষয়টিও তদন্তে স্পষ্ট হয়। কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যারের মাধ্যমে সংঘটিত মানিলন্ডারিংয়ের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে দেশের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বিএফআইইউকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয় ঐ প্রতিবেদনে। তদন্তকালে অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়সহ শাখা পর্যায়েও অননুমোদিত ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক কানেকশনের ব্যবহার পাওয়া গেছে যা ব্যাংকের নিজস্ব নীতির সমর্থন করে না এবং বিষয়টি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। তদন্ত প্রতিবেদনে সিবিএস গাইডলাইন বাস্তবায়নে তদারকি নিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে কমিটি গঠন ও তৃতীয় পক্ষ দ্বারা আপগ্রেডেশনের যথাযথ বাস্তবায়ন যাচাই করার প্রস্তাব করা হয়। কিন্তু কার্যত কোনো সুরক্ষা ব্যবস্থা গৃহীত হয়নি।ফিনান্সিয়াল ইকনোমিস্ট ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ইত্তেফাককে বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক বছরে একবার দুতিন দিনের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের আইসিটি কার্যক্রম পরিদর্শন করে। যা মোটেও পর্যাপ্ত নয়। আইটি নিরীক্ষা নিবিড় হওয়া উচিত। দক্ষ কর্মী দিয়েই এ তদন্ত করা দরকার। প্রয়োজনে পৃথক একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা যায়। যারা ব্যাংকিং প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করবে। কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেডিনেস সিস্টেমও চালু করা দরকার। যাতে করে বিপর্যয় মোকাবিলায় তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া যায়।সংশ্লিষ্টদের মতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে সবগুলো ব্যাংকের জন্য একই ধরনের তথ্যপ্রযুক্তি সেবার সংযোজন ঘটাতে পারে। যেমন সফটওয়্যার নেটওয়ার্ক আইটি সিকিউরিটি আইটি অ্যাসিউরেন্স অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স সিস্টেম সাপোর্ট পেমেন্ট সেবা ডাটা সেন্টার ম্যানেজমেন্ট প্রভৃতি। এক জরিপে ৯১ ভাগ ব্যাংকের আইটি প্রধানরা বলেছেন সবগুলো ব্যাংকেরই নিজস্ব অভিজ্ঞতা বিনিময়ের সুযোগ থাকা দরকার। ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা তথা সমস্যাদি নিয়ে পারস্পরিক আলোচনা করা গেলে আগেই সচেতন থাকা যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/507.csv b/Bangla_fin_news_articles/507.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f94b13bea4d107ab8ef7f30fe143b1e441f02cc3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/507.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +507,দাম বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা ৮ কোম্পানির,2022-01-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের পতন হয়েছে। তবে পতনের বাজারেই দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করেছে আট কোম্পানির শেয়ার। রবিবার লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৩৫ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৯৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই ৩০ সূচক ১৭ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৫৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩৩৩ কোটি ১৩ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ২১৯ কোটি টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ১১৪ কোটি ১৩ লাখ টাকা। ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১১৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২২৯টির। আর ৩৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। দাম বাড়ার তালিকায় স্থান করে নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে আটটির শেয়ার দিনের দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। ... বিধ্বস্ত অর্থনীতি রূপান্তরে বঙ্গবন্ধুর ছিল লড়াকু পদক্ষেপ ... বিধ্বস্ত অর্থনীতি রূপান্তরে বঙ্গবন্ধুর ছিল লড়াকু পদক্ষেপ ...বিধ্বস্ত অর্থনীতি রূপান্তরে বঙ্গবন্ধুর ছিল লড়াকু পদক্ষেপ এ আট কোম্পানির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম ন্যাশনাল পলিমার ইউনিয়ন ব্যাংক ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স বিডি থাই ফুড কুইন সাউথ টেক্সটাইল জেমিনি সি ফুড এবং ফার্মা এইড। এ প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার দিনের সর্বোচ্চ দামে লেনদেন হলেও এক পর্যায়ে বিক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ১০৫ কোটি ৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৮৬ কোটি ৩১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৪৮ কোটি ১৫ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে পাওয়ার গ্রিড। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে কুইন সাউথ টেক্সটাইল সাইফ পাওয়ার টেক ম্যাকসন স্পিনিং মালেক স্পিনিং আরএকে সিরামিক এবং মতিন স্পিনিং। দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৯৭ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ২৯ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩০৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৯১টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৭৮টির এবং ৩৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/508.csv b/Bangla_fin_news_articles/508.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e4d98cedc7bcdec3fbde17a059e44996809e6751 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/508.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +508,শেষ মুহূর্তে মূল্য ছাড়ে মিলছে পছন্দের পণ্য,2022-01-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার শেষ মুহূর্তে এসে দর্শনার্থীর চেয়ে ক্রেতার সংখ্যাই বেশি। প্রতিষ্ঠানগুলোও ক্রেতাদের আকর্ষণ করতে পণ্য মূল্যে ব্যাপক ছাড় দিচ্ছে। এতে বিক্রি যেমন বেড়েছে তেমনি ক্রেতারাও খুশি মনে তাদের পছন্দের পণ্য কিনছেন। গতকাল সরেজমিনে মেলায় গিয়ে দেখা যায় স্টলগুলোতে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। এমনিতেই ছুটির দিনে মেলায় ক্রেতাদর্শনার্থীদের ভিড় বাড়ে। তবে মেলা এখন শেষের দিকে হওয়ায় এতদিন যারা মেলা ঘুরে দেখেছেন তারা এখন কেনাকাটায় ব্যস্ত। বিভিন্ন স্টলের বিক্রয়কর্মীরা জানিয়েছেন গত শুক্রবার ও গতকাল শনিবার দুই দিনই তাদের আশার চেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে। এখন স্টলে যারাই ঢুকছেন তারা সবাই কিছু না কিছু কিনছেন। আখতার ফার্নিচারের বিক্রয়কর্মী জামালউদ্দীন বলেন শেষ মুহূর্তে মেলার সব দর্শনার্থীই যেন ক্রেতা হয়ে গেছেন। প্রত্যেকেই নিজ নিজ পছন্দের পণ্য ক্রয় করেছেন। মাতৃ ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী ইউনুস আলী বলেন ব্লেজার ও কোট ৫০ ভাগ ছাড়ে বিক্রি করা হচ্ছে। এম এন অ্যান্ড ফ্যাশনের বিক্রয় প্রতিনিধি জহিরুল ইসলাম বলেন টিশার্ট জুতা ৩০ থেকে ৪০ ভাগ ছাড়ে বিক্রি করা হচ্ছে। আর এফএলের বিক্রয়কর্মী সামিউল হাসান বলেন হটপট একটি কিনলে একটি ফ্রি ছাড়ে বিক্রি হচ্ছে। বাচ্চাদের খেলনায়ও ২০ ভাগ ছাড়ে বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইলেকট্রনিক্স পণ্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ২০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিচ্ছে। ফার্নিচারের স্টলগুলো ৫ থেকে ২৫ শতাংশ ছাড়ে পণ্য বিক্রি করছে। যমুনা ইলেকট্রনিক্সের ব্যবস্হাপক মোহাম্মদ সামী বলেন মেলার শেষ মুহূর্তে বিশেষ ছাড় দেওয়ায় দেদার পণ্য বিক্রি হচ্ছে। তাতে ক্রেতাবিক্রেতা উভয়ই খুশি। মেলার পার্শ্ববর্তী এলাকার গৃহবধূ সাথী আক্তার গতকাল মেলায় এসেছেন। তিনি বলেন করোনার আতঙ্কে এতদিন মেলায় আসিনি। আজই প্রথম এসেছি। মূল্য ছাড়ে পছন্দের পণ্য কিনেছি। মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া থেকে আসা গৃহবধূ হালিমা খাতুন বলেন এ পর্যন্ত চার থেকে পাঁচ দিন মেলায় এসেছি। তবে এতদিন কিছু কিনিনি। আজ পছন্দের পণ্য কিনেছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/509.csv b/Bangla_fin_news_articles/509.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0e4566c1a351d5d8fe7f6e4d7785abc7a39b1186 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/509.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +509,অনলাইন কেনাকাটায় অস্বস্তিতে ৪৯ ভাগ গ্রাহক,2022-01-30,আরিফুজ্জামান উজ্জল জাবি সংবাদদাতা,রাজধানী ঢাকায় অনলাইন মাধ্যমে কেনাকাটা করে ৫১ শতাংশ গ্রাহক স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। স্বস্তিতে থাকা ক্রেতাদের মধ্যে ৬২ শতাংশ নারী ও ৪৩ শতাংশ পুরুষ। ফলে অনলাইন কেনাকাটায় পুরুষের চেয়ে নারীরা অধিক সন্তুষ্ট। তবে বাকি ৪৯ শতাংশ গ্রাহক অনলাইনে পণ্য কিনতে অস্বস্তিবোধ করেন। গত ১১ ডিসেম্বর গবেষণা প্ল্যাটফরম রিসার্চগেটে প্রকাশিত ফ্যাক্টরস ডিটারমিনিং স্যাটিসফেকশন অব অনলাইন কাস্টমারস ইন ঢাকা সিটি বাংলাদেশ শীর্ষক একটি গবেষণা নিবন্ধ থেকে এসব তথ্য জানা যায়। গবেষণাটি জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি জার্নাল অব বিজনেস রিসার্চের ২২ নম্বর ভলিয়ু্যমে অন্তভুর্ক্ত। গবেষণাটি পরিচালনা করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জাবি ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের আইবিএ অধ্যাপক এস এম ইখতিয়ার আলম। গবেষণায় উল্লেখ করা হয় অনলাইনে কেনাকাটায় ৯টি সূচক গুরুত্বপূর্ণ। সেগুলো হলোপ্রতিশ্রুতিবদ্ধ পণ্য দেওয়া সশরীরে কেনাকাটার সঙ্গে অনলাইনে দামের সামঞ্জস্য পণ্যের লিখিত ও দৃশ্যমান বিবরণ গ্রাহক সেবা ও সমস্যা সমাধান সময়মতো পৌঁছানো ডেলিভারি মূল্য দ্রব্য বা অর্থ ফেরত নীতিমালা বিক্রেতা ও ডেলিভারি ম্যানের আচরণ এবং পণ্যের ওয়ারেন্টি সেবা গ্রহীতাদের সন্তুষ্টি ও অসন্তুষ্টি নির্ধারণে নিয়ামক ভূমিকা পালন করে। এর মধ্যে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ পণ্য দেওয়ার সূচকটির ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। এরপর দামের সামঞ্জস্য এবং পণ্যের দৃশ্যমান ও লিখিত বিবরণী সূচক দুটি ভূমিকা রাখে। গবেষণায় আরো বলা হয় ঢাকায় অনলাইন কেনাকাটায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ পণ্য পায় ২২.৪৫ শতাংশ গ্রহণযোগ্য মূল্যে কেনাকাটা করে ১৬ শতাংশ এবং বিবরণ অনুযায়ী পণ্য পায় ১৪ শতাংশ অনলাইন ক্রেতা। এতে উল্লেখ করা হয় সময়ের স্বল্পতা অবস্হানগত সুবিধা এবং পণ্যের প্রকরণ ও ভিন্নতা এই তিনটি কারণে মানুষ অনলাইনে কেনাকাটা করে। গত পাঁচ বছরে অনলাইনে কেনাকাটা বহু গুণ বেড়েছে। দেশে বর্তমানে ৬ হাজারের বেশি সেলার রেটিংসহ সক্রিয় অনলাইন সাইট রয়েছে। জানা যায় বিভিন্ন বয়স পেশা ও আর্থসামাজিক অবস্হান থেকে উঠে আসা ক্রেতাদের ওপর জরিপ করে গবেষণা নিবন্ধটি পরিচালনা করা হয়। যারা কমপক্ষে এক বছর অনলাইনে কেনাকাটা করেছেন এমন ১ হাজার ৫৬০ জনের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। তাদের মধ্যে ৯৩৬ জন পুরুষ ও ৬২৬ জন নারী। তবে গবেষণায় শুধু ননফুড পণ্য দ্রব্যকে বিবেচনা করা হয়েছে। এ বিষয়ে অধ্যাপক এস এম ইখতিয়ার আলম বলেন বিদেশে অনলাইন ব্যবস্হার সুফল দেখে দেশে একের পর এক অনলাইন প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে। তবে অনেকে পণ্য বিক্রির নামে প্রতারণা করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/51.csv b/Bangla_fin_news_articles/51.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..931940cfa92845ccada2c587501f0cf274b57e23 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/51.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +51,আইএইচজি হোটেলস অ্যান্ড রিসোর্টসডোরিন হোটেলস অ্যান্ড রিসোর্টস চুক্তি স্বাক্ষর,2022-07-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আইএইচজি হোটেলস অ্যান্ড রিসোর্টস ও ডোরিন হোটেলস অ্যান্ড রিসোর্টস লিমিটেডের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর মাধ্যমে চলতি বছরের শেষে বাংলাদেশে ক্রাউন প্লাজা ঢাকা গুলশান এর উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। আইএইচজি হোটেলস অ্যান্ড রিসোর্টস বর্তমানে গ্লোবাল ব্র্যান্ড ইন্টারকন্টিনেন্টাল এবং হলিডে ইন হোটেলগুলির মাধ্যমে ঢাকায় যাত্রা শুরু করেছে। ক্রাউন প্লাজা ঢাকা গুলশানএ আইএইচ হোটেলস অ্যান্ড রিসোর্টস তৃতীয় হোটেলে হিসেবে কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে। আইএইচজি হোটেলস অ্যান্ড রিসোর্টসএর দক্ষিণপশ্চিম এশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুদীপ জৈন বলেন আমরা ঢাকায় আমাদের প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড ক্রাউন প্লাজার উপস্থিতি সম্প্রসারণের জন্য ডোরিন হোটেলস অ্যান্ড রিসোর্টস লিমিটেডের সঙ্গে অংশীদার হতে পেরে আনন্দিত। আমরা হোটেলটির দুর্দান্ত সাফল্য নিয়ে আত্মবিশ্বাসী। এই চুক্তি দক্ষিণপশ্চিম এশিয়ার মূল বাজারে আমাদের মূল ব্র্যান্ডকে আরও শক্তিশালী করবে। ডোরিন গ্রুপএর ম্যানেজিং ডিরেক্টর তানজির আলম সিদ্দিকি বলেন বিশ্বস্ত হস্পিটালিটি ব্র্যান্ড ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলস অ্যান্ড রিসোর্টের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পেরে গর্বিত। একটি রূপান্তর প্রক্রিয়া অনুসরণ করে হোটেলটি আইএইচজি হোটেলস অ্যান্ড রিসোর্টস পরিবারের অংশ হয়ে উঠবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/510.csv b/Bangla_fin_news_articles/510.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..01a55270c50fdf2be0c0c3a16d1dc2a4f1d76038 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/510.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +510,ব্যবসায়ীরাই বাড়াচ্ছে ভোজ্য তেলের দাম,2022-01-30,মুন্না রায়হান,ভোজ্য তেলের বাজার লাগামহীন হয়ে পড়েছে। দফায় দফায় বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটির দাম। গত ১৯ জানুয়ারি সচিবালয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি জানিয়েছিলেন আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি আবার বৈঠক করে দাম বাড়ানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এর আগে সয়াবিনপাম অয়েলের দাম আর বাড়বে না। কিন্তু ব্যবসায়ীরা মন্ত্রীর সেই বক্তব্যকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে তার আগেই নিজেদের ইচ্ছেমতো দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। সরকারের অনুমতি ছাড়া কীভাবে ব্যবসায়ীরা নিজেদের সিদ্ধান্তে দাম বাড়ান তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ার অজুহাতে একটি সিন্ডিকেট দেশের বাজারে ভোজ্য তেলের বাজার অস্হির করে তুলেছে। তারা ইচ্ছেমতো দাম বাড়াচ্ছে। এটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। খুচরা ব্যবসায়ীরা বলেছেন মিলাররা নতুন নির্ধারিত দরের বোতলজাত সয়াবিন সরবরাহ করেছে। বাড়তি দরেই তেল বিক্রি করা হচ্ছে। দাম আরো বাড়তে পারে বলে তারা জানিয়েছেন। এদিকে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন সূত্র জানিয়েছে তেলের দাম না বাড়িয়ে উপায় নেই। কারণ আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন পাম অয়েলের দাম বেশি। সরকারের অনুমোদন ছাড়া কীভাবে ভোজ্যতেলের দাম বাড়লএ প্রসঙ্গে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান গতকাল ইত্তেফাককে বলেন ব্যবসায়ীরা নিজেরা দাম বাড়াতে পারেন না। এ ব্যাপারে তাদের কাছে জানতে চাওয়া হবে। শনিবার ২৯ জুলাই রাজধানীর পাইকারি ভোজ্য তেলের বাজার মৌলভীবাজার ও খুচরাবাজার কাওরান বাজারে খোঁজ নিলে ব্যবসায়ীরা দাম বাড়ার কথা জানান। মৌলভীবাজারের পাইকারি ভোজ্য তেল ব্যবসায়ী মো. আলী ভুট্টো ইত্তেফাককে বলেন বর্তমানে পাইকারি বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৩৮ টাকা পাম অয়েল ১২৭ টাকা ৫০ পয়সা ও ও সুপার পাম অয়েল ১৩০ টাকায় বিক্রি হয়। যা সপ্তাহের ব্যবধানে তিন থেকে চার টাকা বেশি বলে তিনি জানান। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় দেশের বাজারেও সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম বাড়ছে। তিনি বলেন সামনে রমজান। এ সময় ভোজ্যতেলের চাহিদা বাড়ে। মুসলিম দেশগুলো প্রচুর পরিমাণে সয়াবিনপাম অয়েলের অর্ডার দিচ্ছে। এর একটা চাপ পড়েছে। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে ভোজ্য তেলের বাজার বাড়তি বলে তিনি জানান। দাম বাড়ার বিষয়টি স্বীকার করে কাওরান বাজারের বাশার এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. বাশার ও সাহ মিরান জেনারেল স্টোরের মো. সিয়াম বলেন কোম্পানিগুলো তেলের দাম বাড়িয়েছে। নতুন দরের বোতলজাত সয়াবিন তেল সরবরাহ করা হয়েছে বলে জানান তারা। এতে রুপচাঁদা ও তীরের পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিনের গায়ের দর ৮০০ থেকে ৮২০ টাকা লেখা আছে। তবে তারা ৭৬০ থেকে ৭৭০ টাকায় বিক্রি করছেন। এক সপ্তাহ আগে এই পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তারা ৭৩০ টাকায় বিক্রি করেছেন বলে জানান। আর বসুন্ধরার পাঁচ লিটারের সয়াবিন তেল বর্তমানে ৭২০ থেকে ৭৩০ টাকায় বিক্রি করছেন। যা এক সপ্তাহ আগে ৬৯০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি করেছেন বলে জানান। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে ভোজ্য তেলের আন্তর্জাতিক বাজার অস্থির। ফলে দেশের বাজারেও এর প্রভাব পড়েছে। বিশ্ব ব্যাংক ও মালয়েশিয়ার সংবাদপত্রে প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী গত বছর এই সময়ে প্রতি টন অপরিশোধিত সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১ হাজার ১৬৯ ডলার। এক মাস আগে ডিসেম্বরে ছিল ১ হাজার ৪১১ ডলার। আর গতকাল ছিল ১ হাজার ৫২৭ ডলার। অন্যদিকে গত বছর এই সময়ে প্রতি টন অপরিশোধিত পাম অয়েলের দাম ছিল ১ হাজার ১৪ ডলার। এক মাস আগে ডিসেম্বরে ছিল ১ হাজার ২৭০ ডলার। আর গতকাল ছিল ১ হাজার ২৯৯ ডলার। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি হিসাবে গত এক বছরে এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ২৮ শতাংশ পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৩০ দশমিক ৪৩ শতাংশ খোলা সয়াবিন তেলে ২৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ পাম অয়েল ৩৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ ও সুপার পাম অয়েলে ৩২ দশমিক ৮৫ শতাংশ বেড়েছে। তবে এক বছরের কিছু বেশি সময়ের হিসাব ধরলে দাম বাড়ার ব্যবধানটা অনেক বেশি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী দেশে বছরে ২০ লাখ টন ভোজ্য তেলের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে দেশে উত্পাদিত সরিষা সূর্যমুখীসহ অন্যান্য তেলবীজ থেকে সোয়া ২ লাখ টন তেল পাওয়া যায়। বাকিটা আমদানি করতে হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/511.csv b/Bangla_fin_news_articles/511.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b7ae8b1c0c77d9067963f7abf047cf7bf252bec7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/511.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +511,বিটুবি কমার্স ব্যবসায় মোকামের ধারাবাহিক অর্জন,2022-01-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশে খুচরা বাজারের প্রায় ৯৮ শতাংশ কেনাবেচা হয়ে থাকে দেশজুড়ে পাড়ায় পাড়ায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ৪৫ লাখেরও বেশি মুদি দোকানের মাধ্যমে। একাধিক সাপ্লাইয়ার ডিস্ট্রিবিউটর এবং পাইকারদের কাছ থেকে পণ্য সংগ্রহের সময়ে এই দোকানগুলো প্রতিনিয়ত অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়। পণ্যের স্বল্পতা মূল্যমানের অনিশ্চয়তা এবং পূর্ণাঙ্গ ডেলিভারি সহায়তার অভাবে তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম ব্যাহত হয় প্রতিদিন। এছাড়া প্রায় ৭৩ শতাংশ খুচরা বিক্রেতা বাকিতে পণ্য বিক্রি করে কিন্তু মাত্র ২৭.৫ শতাংশ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ঋণ সংগ্রহ করতে পারে। এই মৌলিক সমস্যাগুলো বাধা হয়ে দাঁড়ায় ক্ষুদ্র ব্যবসার পথচলায়। এইসব সমস্যার সমাধানে খুচরা বিক্রেতাদের জন্য সকল প্রকার পণ্য নিয়ে ডিসেম্বর ২০১৯এ যাত্রা শুরু করে বিটুবি ইকমার্স প্লাটফর্ম মোকাম। মোকামে অর্ডারের পরদিনই পাড়ার মুদি দোকানের দোরগোড়ায় পৌঁছে যায় পণ্যের সমাহার। এটি সম্ভব করতে মোকাম দেশের বৃহত্তম উৎপাদনকারী এবং পরিবেশকদের সাথে চুক্তিতে গিয়ে নিশ্চিত করে ঠিক দামে সব পণ্য। এছাড়াও দোকানীরা একই অ্যাপের মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ না করেই বাকিতে পণ্য ক্রয় করতে পারে। বর্তমানে দেশের ৬০টির বেশি জেলায় নিরবচ্ছিন্ন পণ্য সরবরাহ করছে মোকাম। যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ কিংবা লকডাউনেও মোকাম নিশ্চিত করে দোকানীর দোরগোড়ায় কাঙ্ক্ষিত পণ্যের নিশ্চয়তা। আর এরই স্বীকৃতি স্বরূপ অতি সম্প্রতি দেশের সেরা বিটুবি ইকমার্স প্লাটফর্মের সম্মাননা অর্জন করে মোকাম। এছাড়া গ্লোবাল ইকোনমিক্স থেকে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধমান বিটুবি ইকমার্স প্লাটফর্মের স্বীকৃতিও পায় মোকাম। এত কম সময়ে মোকামের এত অর্জনের পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতা এবং মোকাম পার্টনারদের। তাই তাঁদের স্বীকৃতি দিতেই সম্প্রতি মোকাম পরিবার মেলা নামে একটি বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে মোকাম। ঢাকার পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতা এবং মোকাম পার্টনারদের একটি ইয়ামাহা এফজেড তিনটি ইয়ামাহা স্যালুটো দুটি ১১০ ও ১৫০ সিসি বাইক দুটি আইফোন ১৩ পাঁচটি ঢাকানেপালঢাকা ট্যুর প্যাকেজ পাঁচটি ৫জি স্মার্টফোন এগারোটি ৪জি স্মার্টফোন এবং পাঁচ তারকা হোটেলে ডিনারসহ প্রাইজবন্ড তুলে দেয়া হয়। ২৭ জানুয়ারি গুলশানের স্পেকট্রা কনভেনশন সেন্টারে জমকালো আয়োজনের মধ্যে দিয়ে ৩৯জন খুচরা বিক্রেতা পাইকারি বিক্রেতা এবং মোকাম পার্টনারদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়। বাইক জেতার অনুভূতি জানাতে গিয়ে মোকামের মিরপুর এলাকার ব্যবসায়িক পার্টনার মোহাম্মদ সুমন আহমেদ বলেন মোকামের সাথে ব্যবসা শুরু করার পর আমার ব্যবসা আগের চেয়ে লাভজনক হয়ে উঠেছে। মোকামের উত্তরোত্তর ব্যবসায়িক সমৃদ্ধি কামনা করি। এমন আয়োজন আমাদের আরও ভালো ভাবে ব্যবসা করে যাবার অনুপ্রেরণা যোগাবে। মোকাম দেশীয় স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান শপআপের একটি উদ্যোগ। শপআপের মোট বিনিয়োগ ১১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যা দেশের ইতিহাসে স্টার্টআপে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ। গতবছর শপআপ ৭৫ মিলিয়ন ডলারের সিরিজ বি বিনিয়োগ পায় যা দক্ষিণ এশিয়ায় প্রযুক্তি ভিত্তিক বিটুবি প্লাটফর্মের জন্য সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। মোকামের চীফ অফ স্টাফ জিয়াউল হক বলেন খুচরা বিক্রেতাদের জীবনকে বদলে দেয়ার যে প্রত্যয়ে মোকামের যাত্রা শুরু তা বাস্তবায়নে আরও এগিয়ে যেতে চাই আমরা। খুচরা পাইকারি বিক্রেতা আর মোকাম পার্টনার সবাইকে নিয়েই আমাদের মোকাম পরিবার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/512.csv b/Bangla_fin_news_articles/512.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..91fcb9c46ee1a38d26f4d2c75a86698912115299 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/512.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +512,‘রমজানে নিত্যপণ্যের বাজার মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যেই থাকবে’,2022-01-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন আসন্ন রমজানকে ঘিরে বাজারে পণ্যের দাম স্বাভাবিক রাখতে কাজ চলছে। গতবারের থেকেও এবার টিসিবির পণ্য বিক্রিসহ খোলা বাজারে ন্যায্যমূল্যে পণ্য বিক্রির পরিমাণ বাড়ানো হবে। রমজানে নিত্যপণ্যের বাজার মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যেই থাকবে।শনিবার ২৯ জানুয়ারি বিকেলে লালমনিরহাট শেখ শফি উদ্দিন কমার্স কলেজে এক অনুষ্ঠানে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলসহ জিনিসের দাম বেড়ে গেলে সেটি বাংলাদেশও বেড়ে যায়। তবে এবারের রমজানে যেন কোনো কিছুর দাম বৃদ্ধি না হয় সেদিকে লক্ষ রেখে কাজ করছি।বাজার নিয়ন্ত্রণ রাখার বিষয়ে টিপু মুনশি বলেন ইতোমধ্যে বাংলাদেশের সব স্থানে বাজার মনিটরিং করতে বলা হয়েছে। কেউ কোনো পণ্য মজুত করে দাম বৃদ্ধি করলেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।টিপু মুনশি আরও বলেন তিস্তা নদীকে ঘিরে সরকার মহাপরিকল্পনা নিয়েছে। সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। এটি বাস্তবায়ন হলে তিস্তা পাড় তথা রংপুর বিভাগের পর্যাপ্ত উন্নতি ঘটবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উত্তরাঞ্চলের উন্নয়নে বেশ আন্তরিক। আমরা তারই নির্দেশনায় কাজ করে যাচ্ছি।রোটারি ক্লাবের আয়োজনে ছিন্নমূল শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করতে লালমনিরহাট আসেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন জেলা প্রশাসক আবু জাফর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মতিয়ার রহমান জেলা চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি শেখ আব্দুল হামিদ বাবু অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রবিউল ইসলাম ও পৌর মেয়র রেজাউল করিম স্বপন প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/513.csv b/Bangla_fin_news_articles/513.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5367e1dd242a71dc5a97887c7dd1e6d2adb74e2d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/513.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +513,সময় বাড়ছে না বাণিজ্য মেলার,2022-01-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার সময় বাড়ানো হবে না। আগামী ৩১ জানুয়ারিই বাণিজ্য মেলার পর্দা নামছে বলে জানা গেছে। আজ শনিবার ২৯ জানুয়ারি রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি সচিব ও বাণিজ্যমেলার পরিচালক মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বলেন দুই বছর পর বাণিজ্য মেলার আয়োজন করে আমরা সন্তুষ্ট। আমরা শঙ্কিত ছিলাম রাস্তার জন্য দর্শনার্থীদের আগমণ নিয়ে। কিন্তু আমাদের সে শঙ্কা মিথ্যা প্রমাণ হয়েছে।আগামী ৩১ জানুয়ারি বাণিজ্য মেলার সমাপনী অনুষ্ঠান হবে। সে আয়োজনও প্রায় সম্পন্ন সময়টা পরে জানানো হবে। করোনা পরিস্থিতিতে মেলার সময় এবছর আর বাড়ছে না। কঠোর স্বাস্থ্য বিধি মেনে এ পর্যন্ত যে মেলার কার্যক্রম চালাতে পেরেছি এজন্য শুকরিয়া। স্বাস্থ্য বিধি মানাতে মোবাইল কোর্ট থেকে শুরু করে সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে এত লোকের মধ্যে সেটা মানানো সম্ভব না। এখানে ব্যাক্তি সচেতনতাই বড় বিষয়। তিনি বলেন এবছর পূর্বাচলে বাণিজ্য মেলার স্থায়ী ভবনে ব্যবসায়ীরা শঙ্কা নিয়ে আসলেও কেউ লাভ ছাড়া যাবে না। ব্যবসায়ীরা লাভে আছে। এটা কেউ স্বীকার করে না কারণ যাতে মেলার সময় বাড়াতে পারে। আমার ছোট বড় যে সব ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা হয়েছে তারা বলেছেন লাভে আছেন। ১ জানুয়ারি মাস ব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চলবে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত এবারের মেলায় বাংলাদেশসহ মোট ২২টি দেশ অংশ নিয়েছে। মেলা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। মেলায় প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রবেশ মূল্য বা টিকিট মূল্য ৩০ টাকা এবং অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য থাকছে ২০ টাকা করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/514.csv b/Bangla_fin_news_articles/514.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..60765158a6d04f4976123941230820590a9af626 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/514.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +514,জুয়েলারি শিল্পের নতুন সম্ভাবনা,2022-01-29,রেজাউল করিম খোকন,আদিকাল থেকে আমাদের এখানে জুয়েলারি ব্যবসা চলে আসছে। জুয়েলারি বা স্বর্ণ ব্যবসা লাভজনক হলেও এত দিন এটিকে ছোট ব্যবসা হিসেবে মনে করা হয়েছে। আমাদের এখানে অলংকারের প্রতি নারীর সহজাত আকর্ষণ প্রাচীনকাল থেকেই। বাংলার ইতিহাসঐতিহ্যসংস্কৃতির সঙ্গে স্বর্ণালংকারের নানা বিষয় জড়িয়ে রয়েছে। প্রাচীনকাল থেকেই সোনার গহনা মানুষের কাছে মূল্যবান সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। এটা অনেকের আভিজাত্য ও মর্যাদার অংশ হিসেবে গণ্য হয়ে থাকে। আমাদের সমাজে ধনীগরিব সব শ্রেণির মানুষ কমবেশি তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী সোনার অলংকার ব্যবহার করে। অনেকে ভবিষ্যতের জন্য সম্পদ হিসেবে যতটা সম্ভব সোনার গহনা নিজের কাছে রাখতে চান। বাংলাদেশসহ এশিয়া অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে সোনার অর্থনৈতিক ও সামাজিক গুরুত্ব রয়েছে।সবচেয়ে বড় কথা হলো স্বর্ণালংকার মানে জুয়েলারি শিল্পে ভ্যালু অ্যাড অর্থাৎ মূল্য সংযোজন অন্যান্য শিল্পের তুলনায় অনেক গুণ বেশি। হাতে তৈরি সোনার গহনার প্রায় ৮০ শতাংশ বাংলাদেশ ও ভারতে প্রস্তুত হয়। অথচ সোনার অলংকার বিদেশে রপ্তানিতে বাংলাদেশ বেশ পিছিয়ে। প্রতিবেশী দেশ ভারত বিদেশে সোনার অলংকার রপ্তানির মাধ্যমে বেশ ভালো পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করছে প্রতি বছর। বাংলাদেশে প্রস্তুতকৃত সোনার অলংকার বিদেশে রপ্তানির বিশাল সম্ভাবনা থাকলেও সেই সম্ভাবনা মোটেও কাজে লাগানো হয়নি এত দিন।আন্তর্জাতিক বাজারে হাতে তৈরি সোনার গহনার কদর বাড়ছে দিনে দিনে। এশিয়ার বহু দেশ সোনার গহনা প্রতি বছর রপ্তানি করে। ইউরোপ আমেরিকা কানাডা ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশি গহনার বিপুল চাহিদা রয়েছে। আমাদের এখানে যারা স্বর্ণশিল্পী বা কারিগর রয়েছেন তাদের হাতের কাজের সুনাম দুনিয়া জুড়ে। তাদের তৈরি স্বর্ণালংকার বিদেশে রপ্তানির মাধ্যমে খ্যাতি অর্জনের পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনও সম্ভব। তারা শত শত বছর ধরে উত্তরাধিকার সূত্রে এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত আছেন। এক সময় এই খাতে আমাদের গৌরবময় ঐতিহ্য ছিল। স্বর্ণনীতি না থাকায় ক্রমেই বিলুপ্তির পথে চলে যাচ্ছিল তা। জুয়েলারি শিল্প বিকাশের মাধ্যমে হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে।বর্তমানে সারা দেশে প্রায় ২০ হাজার নিবন্ধিত জুয়েলারি ব্যবসায়ী রয়েছেন। শুধু শোরুম খুলে স্বর্ণালংকার বিক্রির মাধ্যমে তাদের ব্যবসাকে সীমাবদ্ধ না রেখে জুয়েলারি ইন্ডাস্ট্রি গড়ে তোলার দিকে মনোযোগী হওয়ার সময় এসেছে।বর্তমানে বিদেশ থেকে বার আকারে স্বর্ণ আমদানি করে অলংকার তৈরি করা হয়। ভবিষ্যতে বিদেশ থেকে স্বর্ণের বার আমদানি না করে এখানে গোল্ড রিফাইনারি স্থাপনের মাধ্যমে স্বর্ণের বার তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এ দেশের রিফাইনারিতে উৎপাদিত স্বর্ণের বারে মেড ইন বাংলাদেশ খোদাই করা থাকবে যা আন্তর্জাতিক বাজারে এ দেশের সুনাম বৃদ্ধি করবে। আমাদের স্বর্ণালংকার রপ্তানি হবে সারা বিশ্বে। বিশাল বড় বিনিয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশে সর্বপ্রথম গোল্ড রিফাইনারি স্থাপন করতে যাচ্ছে একটি বৃহৎ শিল্প গ্রুপ। এখানে গোল্ড রিফাইনারি চালু হলে জুয়েলারি ইন্ডাস্ট্রির দ্রুত বিকাশ ঘটবে সন্দেহ নেই। অনেক উদ্যোক্তাই বিদেশে রপ্তানির জন্য সোনার অলংকার প্রস্তুতের কারখানা গড়ে তুলবেন। বর্তমানে স্বর্ণের নীতিমালা থাকায় জুয়েলারি শিল্প বিকাশের পথ অনেকটা সুগম হয়েছে। এখানে গোল্ড এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠা যেমন প্রয়োজন তেমনিভাবে গোল্ড ব্যাংকও দরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/515.csv b/Bangla_fin_news_articles/515.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..acb207d341dc1fcf2dd1ec589b8a6260ccb52762 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/515.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +515,ছুটির দিনে ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের ঢল,2022-01-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ছুটির দিন মানেই যেন বাণিজ্য মেলায় ক্রেতাদর্শনার্থীদের ঢল। ইচ্ছামতো ঘোরাঘুরি আড্ডা খাওয়াদাওয়া আর পছন্দের জিনিস কেনাকাটা। সব মিলিয়ে গতকাল ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে। সংশ্লিষ্টরা বলেছেন আর মাত্র তিন দিন পরই শেষ হচ্ছে এবারের বাণিজ্য মেলা। যে কারণে অন্য দিনের তুলনায় গতকাল দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল আরো বেশি। গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত ৮৫ হাজারের বেশি মানুষ টিকিট কেটে মেলায় প্রবেশ করে। ব্যবসায়ীরা বলেছেন মেলায় এখন যারা আসছেন তাদের বেশির ভাগই কিছু না কিছু কিনছেন। ফলে কেনাকাটাও হচ্ছে প্রচুর। মেলার বাকি কদিন ভালো বেচাকেনা হবে বলে আশা তাদের। গতকাল মেলায় ক্রেতাদর্শনার্থীদের বেশি ভিড় ছিল শীতবস্ত্র গৃহস্হালির ব্যবহৃত পণ্য অ্যালুমিনিয়ামের পণ্য নারীদের প্রসাধনী ইলেকট্রনিকস পণ্য ও খাবারের স্টলে। দিল্লি অ্যালুমিনিয়ামের ব্যবস্হাপক ইয়াছিন গণি চৌধুরী বলেন তাদের স্টলে ৭০ টাকা থেকে শুরু করে ৪ হাজার ২০০ টাকা মূল্যের পণ্য রয়েছে। কেউ স্টলে প্রবেশ করলে খালি হাতে ফেরার সুযোগ নেই। বিক্রিও ভালো হচ্ছে বলে জানান তিনি। নাবিস্কো বিস্কুট অ্যান্ড ব্রেড ফ্যাক্টরি লিমিটেডের বিক্রয়কর্মী পুষ্পা কান্তা পাল বলেন গতকাল ১০ ভাগ ছাড়ে তাদের পণ্য বিক্রি করেছেন। বিক্রিও হয় প্রচুর। আখতার ফার্নিচারের বিক্রয়কর্মী জামাল উদ্দিন বলেন মেলার শেষ মুহূর্তে কেনাবেচার ধুম পড়েছে। কাশ্মীরি শালের দোকান হ্যারিটেজ কোম্পানি লিমিটেডের বিক্রয়কর্মী রিপন চন্দ্র বণিক বলেন মেলায় শাল বিক্রি হয়েছে প্রচুর। গত এক সপ্তাহের বিক্রিতে তারা খুশি। খাবারের স্টল মি. বাইটের স্বত্বাধিকারী ইঞ্জিনিয়ার মো. খোকন বলেন ভিড়ের জন্য স্টলের নির্দিষ্ট আসনে স্হান না পেয়ে অনেকেই দাঁড়িয়ে খাবার খেয়েছেন। এতে তারাও দারুন খুশি। গতকাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর থেকে মেলায় আসা পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম বলেন বাল্যকালের নাবিস্কো সুপার বিস্কুটের স্বাদ গ্রহণ করেছি। এবার বাণিজ্য মেলায় এসে সেই বিস্কুটের ঘ্রাণে কিশোর বয়সে ফিরে গেছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/516.csv b/Bangla_fin_news_articles/516.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c943094788735238e126d6fa874ab23c93fed251 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/516.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +516,‘আইসিএমএবি বেস্ট কর্পোরেট অ্যাওয়ার্ডস’ পেলো ব্র্যাক ব্যাংক,2022-01-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আইসিএমএবি বেস্ট কর্পোরেট অ্যাওয়ার্ডস ২০২০ এর গোল্ড অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক যা প্রাইভেট ব্যাংক ক্যাটেগরিতে সর্বোচ্চ পুরস্কার। এর মাধ্যমেই টানা পাঁচ বছর দি ইন্সটিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ আইসিএমএবি বেস্ট কর্পোরেট অ্যাওয়ার্ডস অর্জন করলো প্রতিষ্ঠানটি। ৩০ ডিসেম্বর ২০২১ ঢাকার হোটেল লে মেরিডিয়ানে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি এমপি এর নিকট থেকে পুরস্কারটি গ্রহণ করেন ব্র্যাক ব্যাংক এর ফাইন্যান্সিয়াল কন্ট্রোলার মোহাম্মদ আব্দুল ওহাব মিয়া এফসিএ। এই পুরস্কার অর্জন সম্পর্কে ব্র্যাক ব্যাংক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সেলিম আর. এফ. হোসেন বলেন সুশাসন নিয়মানুবর্তিতা নৈতিকতা ও স্বচ্ছতা ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবসায়িক মডেলের মূল ভিত্তি। পর পর পাঁচ বছর আইসিএমএবির এই স্বীকৃতি ওই চার বিষয়ের প্রতি আমাদের দৃঢ় প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন বহন করে। সবচেয়ে বেশি মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশন ও লোকাল ব্যাংকিং খাতে মধ্যে সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ারহোল্ডিং এবং দেশ সেরা ক্রেডিট রেটিং ব্র্যাক ব্যাংক এর উচ্চমানের ব্যবস্থাপনা ও কর্মদক্ষতার প্রতিফলন বহন করে। কর্পোরেট সুশাসনে উৎকর্ষতার স্বীকৃতিস্বরূপ প্রতিবছর দেশের সেরা কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানসমূহকে আইসিএমএবি বেস্ট কর্পোরেট অ্যাওয়ার্ডস প্রদান করা হয়। প্রাইভেট ব্যাংক ক্যাটেগরিতে ইতিপূর্বে ২০১৬ ২০১৭ ও ২০১৯ সালে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড বা প্রথম স্থান এবং ২০১৮ সালে দ্বিতীয় স্থান লাভ করে ব্র্যাক ব্যাংক। পরপর পাঁচ বছর আইসিএমএবি পুরস্কার পাওয়া ব্র্যাক ব্যাংক এর জন্য একটি অনন্য অর্জন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/517.csv b/Bangla_fin_news_articles/517.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5392a2a01ad1a99a49b3a5e20758e4b97dfa75db --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/517.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +517,বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের শীর্ষে বিবিএস,2022-01-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৪২টির বা ৩৭ দশমিক ২৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে বিবিএসের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগের কার্যদিবস বুধবার বিবিএসের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২০ টাকায়। আজ লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২২ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ২ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে বিবিএস ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে। ... সরকারি ব্যাংকের সব নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত ... সরকারি ব্যাংকের সব নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত ...সরকারি ব্যাংকের সব নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইউনিয়ন ব্যাংকের ১০ শতাংশ বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ ইউনিয়ন ইনসিওরেন্সের ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ বিডি থাই ফুডের ৯ দশমিক ৭৭ শতাংশ কুইন সাউথ টেক্সটাইলের ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ বেঙ্গল উইন্ডসোরের ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ ন্যাশনাল লাইফ ইনসিওরেন্সের ৮ দশমিক ২৫ শতাংশ বিডি ল্যাম্পসের ৭ দশমিক ৮১ শতাংশ এবং ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের শেয়ার দর ৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/518.csv b/Bangla_fin_news_articles/518.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..33e1ffa9fceff967a8aaedc5f6dc09d2c0fa27cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/518.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +518,এনবিআরের প্রাকবাজেট আলোচনা শুরু ৬ ফেব্রুয়ারি,2022-01-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর এবারের প্রাকবাজেট আলোচনা আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে। বিভিন্ন খাতের ব্যবসায়ী সংগঠনের পাশাপাশি পেশাজীবীদের সঙ্গে আগামী ২০২২২৩ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের কর সংক্রান্ত বিষয়ে মতবিনিময় করবে এনবিআর। এনবিআরের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা সৈয়দ এ মুমেন বলেন আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রাকবাজেট আলোচনা শুরু হচ্ছে। চলবে ২০ মার্চ পর্যন্ত। এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল ইসলাম প্রাকবাজেট আলোচনার সব বৈঠকেই সভাপতিত্ব করবেন। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রাজস্ব ভবনের সভাকক্ষে এ সব বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। দেশের শিল্প বিকাশে বিভিন্ন খাতের প্রতিনিধিরা এ সব আলোচনায় কর সংক্রান্ত যে সব প্রস্তাব দেবেন সেগুলো পর্যালোচনা করে বাজেটে অন্তর্ভূক্ত করতে অর্থ মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হবে বলে জানান তিনি। সৈয়দ এ মুমেন বলেন আগামী বাজেটকে অধিকতর অংশগ্রহণমূলক যৌক্তিক সুষম ও গণমুখী করার লক্ষে বরাবরের মত এবারও মতবিনিময়ের আয়োজন করা হয়েছে। এদিকে আগামী ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেট প্রণয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন চেম্বার ও ব্যবসায়ী সংগঠনের কাছে বাজেট প্রস্তাবনা চেয়েছে এনবিআর। রাজস্ব প্রশাসন গত ২০ জানুয়ারি বিভিন্ন চেম্বার ও বণিক সমিতিকে বাজেট প্রস্তাবনা পাঠানোর অনুরোধ জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে। রাজস্ব প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঢাকা ছাড়াও দেশের সকল বিভাগীয় শহরে প্রাকবাজেট আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/519.csv b/Bangla_fin_news_articles/519.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0a7ed5c774b85c964c5e041772887af374e9f5cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/519.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +519,সূচকের সঙ্গে কমেছে লেনদেন,2022-01-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস গতকাল বুধবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচক কমেছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় দশমিক ১৩ পয়েন্ট কমে ৭ হাজার ৩২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৬১২ পয়েন্টে অবস্হান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৫৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ১১৫ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ১১৭ কোটি ৪২ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১৫৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫৭টির। আর ৬৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। দাম বাড়ার তালিকায় স্হান করে নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৯টির শেয়ার দিনের দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। এ ৯ কোম্পানির মধ্যে রয়েছেইউনিয়ন ব্যাংক কুইন সাউথ টেক্সটাইল অগ্নি সিস্টেম ফিনিক্স ফাইন্যান্স বিডি থাই ফুড ইউনিয়ন ইনসিওরেন্স মালেক স্পিনিং ইয়াকিন পলিমার এবং তাল্লু স্পিনিং। এ প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার দিনের সর্বোচ্চ দামে লেনদেন হলেও এক পর্যায়ে বিক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। অন্যদিকে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৮৩ কোটি ১৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্হানে থাকা বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৬০ কোটি ৭২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৩১ কোটি ২৩ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে মতিন স্পিনিং। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেআরএকে সিরামিক ওরিয়ন ফার্মা এশিয়া ইনসিওরেন্স জিপিএইচ ইস্পাত অগ্নি সিস্টেম পাওয়ার গ্রিড এবং সোনালী পেপার। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৩৮ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩০৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৪০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৩টির এবং ৩৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/52.csv b/Bangla_fin_news_articles/52.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e651b8405301de52e014dac0571820a7939eb524 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/52.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +52,রিজার্ভ চুরি বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আরসিবিসির মামলা খারিজ,2022-07-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে মানহানির অভিযোগে দায়ের করা রিজল কমার্শিয়াল ব্যাংকিং করপোরেশনের আরসিবিসি মামলা খারিজ করে দিয়েছেন ফিলিপিন্সের আদালত। গত ৩০ জুন ফিলিপিন্সের আদালতে ওই মামলার রায় হয়। তবে রায়ের নথিপত্র বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের হাতে এসেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। ... অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দরপতন ... অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দরপতন ...অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দরপতন তিনি বলেন আমাদের বিরুদ্ধে ওরা যে মানহানির মামলা করেছিল সেটি খারিজ করে দিয়েছেন ফিলিপিন্সের আদালত। ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করে নেয় হ্যাকাররা। এ ঘটনায় ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মতিঝিল থানায় মামলা করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের উপপরিচালক জোবায়ের বিন হুদা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/520.csv b/Bangla_fin_news_articles/520.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d1657ee9dc2735b23ba638c79ae49d5ffb5da0d7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/520.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +520,বেঁধে দেওয়া বেতনকাঠামো বাস্তবায়নে সময় চায় ব্যাংকগুলো,2022-01-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকারদের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া বেতনবিধি এখনই মানা সম্ভব হচ্ছে না। মার্চ মাস থেকেই এ সিদ্ধান্ত মানা ব্যাংকের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে। তাই এ বিষয়ে আরো বিশদ আলোচনা করে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য সময় চায় ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ। সংগঠনটি আশা করছে তাদের এই দাবি মেনে সময় বাড়ানো হবে। গতকাল বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে আলোচনা শেষে বের হয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি ও এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের সঙ্গে দেখা করেন বিভিন্ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছাড়াও ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবির চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি সেলিম আর এফ হোসেনসহ কয়েক জন এমডি। আলোচনায় এবিবি নেতারা বেতনবিধি অদক্ষদের চাকরিচু্যত না করাসহ কিছু সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানান। এ বিষয়ে বিশদ আলোচনা করে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য সময় চান গভর্নরের কাছে। নির্দেশনা কার্যকর করতে গিয়ে ব্যাংকগুলো চাপে পড়বে। এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার বলেন আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে। এখনই এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হলে ব্যাংকের অন্য কর্মকর্তাদের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি হতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান তাদের এই আবেদন বিবেচনা করে দেখবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/521.csv b/Bangla_fin_news_articles/521.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..84954cc6a0e0f277964c649c0c08e74d96bec48c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/521.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +521,সূচকে মিশ্রভাব কমেছে লেনদেন,2022-01-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস গতকাল মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের বড় উত্থান হলেও শেষ পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকেনি। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক বাড়লেও কমেছে অন্য দুই সূচক। তবে সিএসইতে সবকটি সূচক বেড়েছে। তবে দুই বাজারেই কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সূচকে মিশ্র থাকলেও ডিএসইতে প্রায় সমানসংখ্যক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ও কমেছে। আর আট কোম্পানির শেয়ার দাম বেড়ে দিনের সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছায়। ফলে এ আট কোম্পানির শেয়ার বিক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। তবে শেষ পর্যন্ত তা স্থায়ী হয়নি। দিনের লেনদেন শেষে প্রধান মূল্যসূচক কোনো রকমে ঊর্ধ্বমুখী থাকলেও পতন হয়েছে অন্য দুই সূচকের। গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ৩২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক দশমিক ৯৩ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৬১৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ১১৭ কোটি ৪২ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ২১২ কোটি ৮০ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ৯৫ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১৬৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ১৬২টির। আর ৫৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। দাম বাড়ার তালিকায় স্থান করে নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে আটটির শেয়ার দিনের দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। এই আট কোম্পানির মধ্যে রয়েছেবিডি থাই ফুড স্কয়ার টেক্সটাইল মতিন স্পিনিং ইউনিয়ন ইনসিওরেন্স কুইন সাউথ টেক্সটাইল মালেক স্পিনিং হাইডেলবার্গ সিমেন্ট এবং ন্যাশনাল টি। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার দিনের সর্বোচ্চ দামে লেনদেন হলেও এক পর্যায়ে বিক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। গতকাল ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৮৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৪৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৩৬ কোটি ৩৪ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ফরচুন সুজ। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেস্কয়ার টেক্সটাইল ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো পাওয়ার গ্রিড ওরিয়ন ফার্মা অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার এশিয়া ইনসিওরেন্স এবং এসিআই। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৮৩ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৯৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৪৬টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১১৮টির এবং ৩১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/522.csv b/Bangla_fin_news_articles/522.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eff08377c93fce9b1f16a7f28057fb711db22eb3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/522.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +522,আন্তর্জাতিক কাস্টম দিবস আজ,2022-01-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস আজ। প্রতি বছর ২৬ জানুয়ারি ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অর্গানাইজেশনের ডব্লিউসিও সদস্যভুক্ত ১৭৯টি দেশে দিবসটি পালন করা হয়।দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী পৃথক বাণী দিয়েছেন। এবারের কাস্টমস দিবসের মূল প্রতিপাদ্য তথ্য সংস্কৃতি বিকাশ এবং তথ্য ইকোসিস্টেম বিনির্মাণের মাধ্যমে ডিজিটাল কাস্টমসের সম্প্রসারণ। এতে তিনটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ডিজিটাল কাস্টমসের সম্প্রসারণ তথ্যউপাত্ত চর্চা ও তথ্য প্রতিবেশ।প্রতিবারের ন্যায় এ বছরও বাংলাদেশে নানা আয়োজনে দিবসটি পালিত হচ্ছে। মহামারি করোনার কারণে কাস্টমস দিবসে বড় ধরনের আয়োজন করছে এনবিআর। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ভার্চুয়াল সেমিনার আয়োজন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমের সভাপতিত্বে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।২০০৯ সাল থেকে ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অর্গানাইজেশন ডব্লিউসিও ২৬ জানুয়ারিকে কাস্টমস দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। এরপর থেকেই বাংলাদেশও সংস্থাটির সদস্য হিসেবে দিবসটি পালন করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/523.csv b/Bangla_fin_news_articles/523.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..67cb9914851f918e9dde9ea2071ac037dc62e2e8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/523.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +523,৫০ টাকা মূল্যমান স্মারক রৌপ্য মুদ্রা ছাড়ছে বাংলাদেশ ব্যাংক,2022-01-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ও জাপানের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছরপূর্তি উদ্যাপিত হবে। এ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক ও জাপান মিন্টের যৌথ উদ্যোগে একটি ৫০ টাকা মূল্যমান স্মারক রৌপ্য মুদ্রা মুদ্রণ করা হয়েছে। যা আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি তারিখে বাংলাদেশ ব্যাংক বাজারে ছাড়বে। স্মারক রৌপ্য মুদ্রাটি বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস ও বাংলাদেশ ব্যাংক টাকা জাদুঘর মিরপুর থেকে এবং জাপান মিন্ট কর্তৃক জাপানে বিক্রয় করা হবে। স্মারক রৌপ্য মুদ্রাটির ডিজাইন ও স্পেসিফিকেশনে বলা হয়েছে ৫০ টাকা অভিহিত মূল্যের ৩৫ মিলিমিটার ব্যাসবিশিষ্ট গোলাকার ও শূন্য দশমিক ৯২৫ ফাইন সিলভার দ্বারা নির্মিত স্মারক রৌপ্য মুদ্রাটির ওজন ২০ গ্রাম। স্মারক মুদ্রাটির সম্মুখভাগে বাংলাদেশজাপান কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০তম বর্ষপূর্তি লোগো লোগোর উপরিভাগে ডালসহ জাপানের জাতীয় ফুল চেরীফুল এবং লোগোর নিচে পানিতে ভাসমান কলিসহ বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা কালার প্রিন্ট প্রযুক্তিতে মুদ্রণ করা হয়েছে। ... টেলিফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন ১০ বছর বহাল বিল ... টেলিফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন ১০ বছর বহাল বিল ...টেলিফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন ১০ বছর বহাল বিল এছাড়া সম্মুখভাগে লোগোর বামদিকে ওপরে এবং নিচে ৫০ টাকা মুদ্রিত রয়েছে। স্মারক মুদ্রার পেছনভাগে বাংলাদেশের জাতীয় স্মৃতিসৌধ স্মৃতিসৌধের উপরিভাগে বৃত্তাকারভাবে বাংলাদেশজাপান কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০তম বর্ষপূর্তি বাংলা ও ইংরেজিতে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং স্মৃতিসৌধের নিচে মুদ্রিত রয়েছে। বাংলাদেশে বর্ণিত স্মারক রৌপ্য মুদ্রাটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে স্মারক বাক্সসহ দাম পাঁচ হাজার টাকা।প্রেস বিজ্ঞপ্তি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/524.csv b/Bangla_fin_news_articles/524.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..88bc7d3bec6946f266c7e5738b79435166b3a904 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/524.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +524,ওমিক্রনে বিশ্ব অর্থনীতিতে নতুন শঙ্কা আইএমএফ,2022-01-26,আলাউদ্দিন চৌধুরী,করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন ছড়িয়ে পড়ায় বিশ্ব অর্থনীতিতে নতুন শঙ্কা তৈরি হয়েছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ বলছে ওমিক্রন ছাড়াও বিশ্বব্যাপী জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে সরবরাহব্যবস্থা বিঘ্ন হওয়ায় নিত্যপণ্যের দাম হু হু করে বেড়েছে। জ্বালানি মূল্যের অস্থিরতার সঙ্গে ভূরাজনীততেও উত্তাপ বাড়ছে। নতুন বছরে অর্থাৎ ২০২২ সালের বিশ্ব অর্থনীতি আগের ধারণার চেয়েও দুর্বলভাবে শুরু হয়েছে। করোনার আগের ধাক্কা কাটিয়ে অর্থনীতি যে গতিতে পুনরুদ্ধার হওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল সেটি এবার কমিয়ে এনেছে আইএমএফ। ২০২১ সালে বিশ্ব অর্থনীতিতে ৫ দশমিক ৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হলেও ২০২২ সাল নাগাদ প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৪ শতাংশে নেমে আসার পূর্বাভাস দিল সংস্থাটি। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটুলকের হালনাগাদ প্রতিবেদেন গতকাল সংস্থাটি এ তথ্য উল্লেখ করেছে। এর আগে গত অক্টোবরে বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে যে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল এবারের হালনাগাদ প্রতিবেদেন সেটি দশমিক ৫ শতাংশীয় পয়েন্ট কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে। বিশ্লেষণে বলা হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ উদীয়মান দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে। চীনের নির্মাণশিল্প থেকেও কর্মী ছাঁটাই চলছে। বিশ্বের বড় অর্থনীতির দেশগুলো যেভাবে পুনরুদ্ধার হওয়ার আশা ছিল তার গতি ধীর হয়েছে। করোনার প্রথম ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে যেভাবে প্রণোদনা দিয়েছিল এবার সেগুলো গুটিয়ে নেওয়া হচ্ছে। সরবরাহ ঘাটতির কারণে মার্কিন অর্থনীতিও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আইএমএফ ধারণা করছে ২০২৩ সালেও বিশ্ব অর্থনীতির গতি মন্থর থাকবে। ২০২৩ সাল নাগাদ বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি আরো কমে ৩ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে আসতে পারে। ... করোনার সংক্রমণ বাড়ছেই ... করোনার সংক্রমণ বাড়ছেই ...করোনার সংক্রমণ বাড়ছেই বিশ্লেষণে বলা হয়েছে ২০২২ সালেও স্বাস্থ্য খাতে প্রত্যাশা অনুযায়ী ফল নাও মিলতে পারে। তবে ভ্যাকসিন কার্যক্রমে আরো গতি পাবে বলে আশা করা হয়েছে। সারা বিশ্বে যেভাবে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে তাতে এই বৃদ্ধির হার আরো বাড়তে পারে। করোনার নতুন সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় মহামারিকাল আরো দীর্ঘায়িত হতে পারে। তবে আশা করা হচ্ছে নতুন বছরে অর্থনীতির ঝুঁকিগুলো ক্রমান্বয়ে কমে আসবে। বিশ্বব্যাপী ভ্যাকসিন কার্যক্রম জোরদার করা চিকিত্সাসুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে করোনার ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে অনেক দেশই নিয়ন্ত্রণমূলক মুদ্রানীতির পথে হাঁটতে পারে। ফলে করোনার আগের সময়ের অবস্থানে ফিরে আসতে আরো সময় লাগবে। এখন নীতিনির্ধারণে জনগণের স্বাস্থ্য ও সামাজিক নিরাপত্তায় অগ্রাধিকার দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে আইএমএফ। ২০২১ সালে মাার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হলেও হালনাগাদ পূর্বাভাস অনুযায়ী ২০২২ সালে প্রবৃদ্ধি ৪ শতাংশে নেমে আসতে পারে। একইভাবে ইউরোপের প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ২ শতাংশ থেকে কমে ৩ দশমিক ৯ শতাংশ চীনের প্রবৃদ্ধি ৮ দশমিক ১ শতাংশ থেকে কমে ৪ দশমিক ৮ শতাংশ উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি সাড়ে ৬ শতাংশ থেকে কমে ৪ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে আসতে পারে। তবে ভারতের প্রবৃদ্ধি ৯ শতাংশে অপরিবর্তিত থাকতে পারে। অন্যদিকে জাপানের প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩ দশমিক ৩ শতাংশ পর্যন্ত হওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/525.csv b/Bangla_fin_news_articles/525.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..55f2ade088fee9e381ab45a44396a3f9af668772 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/525.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +525,আবারও বেড়েছে রডের দাম,2022-01-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার প্রকোপ কিছুটা কম হওয়ার পর নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু হয়েছে। এতে নির্মাণ শিল্পের অন্যতম প্রধান উপকরণ রডের দাম আকাশচুম্বী হয়ে যায়। গত বছরের নভেম্বরে দেশের বাজারে ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে পৌঁছায় রড। তখন ভালো মানের বা ৬০ গ্রেডের ওপরে এক টন রড খুচরা পর্যায়ে ৮১ হাজার টাকার ওপরে উঠে যায়। এরপর রডের দাম কিছুটা কমলেও গেল এক সপ্তাহে প্রতি টন রডের দাম ২ থেকে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি এর ওয়েবসাইট অর্থাৎ সরকারি হিসাবে দেখা গেছে ভালো মানের ৬০ গ্রেড এক টন রডের দাম ৮১ হাজার ১০০ টাকা পর্যন্ত পৌঁছেছে। ইতিহাসের সর্বোচ্চ দাম স্পর্শ করার পর সাড়ে ৮১ হাজার টাকা থেকে কমে চলতি বছরের শুরুর দিকে ৭৬ হাজার টাকায় চলে আসে। এক বছর আগে একই মানের রডের টনপ্রতি বিক্রিমূল্য ৬৫ হাজার থেকে ৬৯ হাজার টাকা পর্যন্ত। অর্থাত্ গত এক বছরে এ পণ্যের দাম ১৮ শতাংশ বেড়েছে। আর ৪০ গ্রেডের এমএস রডের দাম গতকাল ছিল ৬৯ হাজার টাকা থেকে ৭৩ হাজার টাকা পর্যন্ত। গত বছরের একই দিনে এ মূল্য ছিল ৫৬ হাজার টাকা থেকে ৬৩ হাজার টাকা পর্যন্ত। এক্ষেত্রেও দাম প্রায় সাড়ে ১৭ শতাংশ বেড়েছে। ... দর হারানোর শীর্ষে প্রাইম ইসলামী লাইফ ... দর হারানোর শীর্ষে প্রাইম ইসলামী লাইফ ...দর হারানোর শীর্ষে প্রাইম ইসলামী লাইফ এর আগে ২০০৭ সালের শেষ ও ২০০৮ সালের প্রথম দিকে প্রতি টন রডের দাম সর্বোচ্চ ৮০ হাজার টাকায় উঠেছিল। রডের এই দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলছেন হঠাৎ করে আন্তর্জাতিক বাজারে রডের কাঁচামাল স্ক্র্যাপের দাম বেড়ে গেছে। এক সপ্তাহের মধ্যে স্ক্র্যাপের দাম বেড়েছে ২ হাজার টাকার ওপরে। সেই সঙ্গে রডের চাহিদাও কিছুটা বেড়েছে। সব মিলিয়ে বেড়েছে রডের দাম। অবকাঠামো উন্নয়নের প্রধান উপকরণের অন্যতম হলো রড। এ নির্মাণ উপকরণের চাহিদা সামনে বাড়বে। পদ্মা সেতু হলে দক্ষিণ বঙ্গের ২১টি জেলার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ তৈরি হবে। এই ২১টি জেলায় শিল্পকারখানা বাণিজ্যিক ভবনের মতো অবকাঠামো তৈরি হবে। ঢাকার ছোটবড় শিল্পকারখানা স্থানান্তর হবে। নতুন কারখানা হবে। আবার কর্ণফুলী টানেলের নির্মাণকাজ শেষ হলে দক্ষিণ চট্টগ্রামে অবকাঠামো উন্নয়নে গতি বাড়বে। এতে অবকাঠামো নির্মাণের প্রধান উপকরণ রড ও সিমেন্টের চাহিদা বাড়বে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/526.csv b/Bangla_fin_news_articles/526.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f28e6069345d4acdbed3300d7034aeb321f038f7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/526.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +526,দর হারানোর শীর্ষে প্রাইম ইসলামী লাইফ,2022-01-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৬২টির বা ৪২ দশমিক ৭৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রাইম ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগের কার্যদিবস সোমবার প্রাইম ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৮৪ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৭৯ দশমিক ৪০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ৪ দশমিক ৬০ টাকা বা ৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে প্রাইম ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে। ... ৫০ টাকা মূল্যমান স্মারক রৌপ্য মুদ্রা ছাড়ছে বাংলাদেশ ব্যাংক ... ৫০ টাকা মূল্যমান স্মারক রৌপ্য মুদ্রা ছাড়ছে বাংলাদেশ ব্যাংক ...৫০ টাকা মূল্যমান স্মারক রৌপ্য মুদ্রা ছাড়ছে বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে দেশ গার্মেন্টসের ৫ দশমিক ৩০ শতাংশ ফার কেমিক্যালের ৫ শতাংশ এপেক্স ফুডসের ৪ দশমিক ৬১ শতাংশ বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইনসিওরেন্সের ৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের ৪ দশমিক ১২ শতাংশ ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্সের ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ জিলবাংলা সুগারের ৩ দশমিক ৫০ শতাংশ অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেনের ৩ দশমিক ৪৯ শতাংশ এবং দুলামিয়া কটনের শেয়ার দর ৩ দশমিক ৪৭ শতাংশ কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/527.csv b/Bangla_fin_news_articles/527.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3137574489b8fecbe37bdd21b59f8047f228d4e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/527.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +527,স্বনামধন্য ফার্ম দিয়ে অডিট করা যাবে ইভ্যালির সম্পত্তি হাইকোর্ট,2022-01-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সম্পত্তি বিষয়ে স্বনামধন্য যে কোনো অডিট ফার্মকে দিয়ে অডিট করাতে পারবে বলে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট বিভাগ। ইভ্যালির বোর্ডের আনা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার ২৫ জানুয়ারি এই আদেশ দেন। সেই সঙ্গে ইভ্যালির পরিচালনায় গঠিত বোর্ডকে এই নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। আদালতে ইভ্যালির বোর্ডের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মোরশেদ আহমেদ খান। রিটের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার সৈয়দ মাহসিব হোসাইন। ব্যারিস্টার সৈয়দ মাহসিব হোসাইন সাংবাদিকদের বলেন আজকে আদালতে দুটি আবেদন উপস্থাপন করা হয়। এর মধ্যে একজন গ্রাহক ইভ্যালির প্রডাক্টের পেমেন্ট না পাওয়াতে এই মামলায় পক্ষভুক্ত হওয়ার জন্য আবেদন করেন। কোর্ট তার আবেদনটি নথিভুক্ত করেছে। আরেকটি আবেদন করা হয় ইভ্যালির বোর্ডের পক্ষ থেকে। ২০২১ সালের ১৮ অক্টোবর কোর্টের একটি আদেশ দিয়েছিলেন ইভ্যালিকে অডিট করবে কেপিএমজি নামে একটি কোম্পানি। এই কোম্পানি অডিট করার জন্য ইভ্যালির কাছে ৮৬ লাখ টাকা চায়। এই অ্যামাউন্ট তারা কমাতে চায়নি। এ কারণে ইভ্যালির বোর্ড আদালতের কাছে আবেদন করে যেন অন্য কোনো অডিট ফার্মকে দিয়ে ইভ্যালির অডিট করানো যায়। সেই আবেদনের শুনানি নিয়ে আদালত আজ আদেশ দিয়েছে যে দেশের যেকোনো স্বনামধন্য অডিট ফার্মকে দিয়ে ইভ্যালির বোর্ড তাদের সম্পত্তির অডিট করতে পারবে। এর আগে গত ১৮ অক্টোবর ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি পরিচালনার জন্য আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের বোর্ড গঠন করে দেয় হাইকোর্ট বিভাগ। বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন বিভাগের সাবেক সচিব মোহাম্মদ রেজাউল আহসান অতিরিক্ত সচিব মাহবুব কবীর মিলন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফখরুদ্দিন আহম্মেদ কোম্পানি আইন বিশেষজ্ঞ আইনজীবী ব্যারিস্টার খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ। এই বোর্ড কী ধরনের কাজ করবেসে বিষয়েও নির্দেশনা দিয়েছে আদালত। নানা অনিয়মের অভিযোগে আনা মামলায় ইভ্যালির শীর্ষ কর্মকর্তারা কারাগারে রয়েছে। এতে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েন এ প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগকারী এবং গ্রাহকেরা। উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবেলায় এক পর্যায়ে উচ্চ আদালত ইভ্যালির পরিচালনা বোর্ড গঠন করে আদেশ দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/528.csv b/Bangla_fin_news_articles/528.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..533e64d4ef633cd95cd8dae51bed88eb430d7670 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/528.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +528,১৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হবে বিশ্বমানের শিপইয়ার্ড,2022-01-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পটুয়াখালীতে পায়রা বন্দরের কাছে একটি আন্তর্জাতিকমানের জাহাজ নির্মাণ কারখানা শিপইয়ার্ড স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এজন্য যৌথভাবে ১ দশমিক ৫৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ করতে আগ্রহী সিংগাপুর ও অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক প্রতিষ্ঠান জেন্টিয়াম সলিউশনস এবং ডাচ প্রতিষ্ঠান ডামেন শিপইয়ার্ডস গ্রুপ। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশে এটিই হবে সর্বোচ্চ সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ। গতকাল শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন এমপির সঙ্গে মতিঝিলে তার অফিস কক্ষে সাক্ষাত্কালে জেন্টিয়াম সলিউশনসের উপদেষ্টা বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সচিব মো. কায়কোবাদ হোসেন এবং ডামেন গ্রুপের নেভাল প্রকল্পের ঊর্ধ্বতন পরিচালক ইফ ভ্যান ডেন ব্রোয়েক ও ডামেন শিপইয়ার্ডসের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের পরিচালক রাবিয়েন বাহাদুয়ের এ বিষয়ে প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। এ সময় ইতিপূর্বে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশন বিএসইসি এবং জেন্টিয়াম ও ডামেনের মধ্যে সম্পাদিত সমঝোতা স্মারকের আওতায় একটি সম্ভাবতা যাচাই রিপোর্ট শিল্পমন্ত্রীর কাছে উপস্থাপন ও হস্তান্তর করা হয়। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা জেন্টিয়ামের সহউপদেষ্টা অতিরিক্ত সচিব অব. ড. সাইদুর রহমান সেলিম জেন্টিয়ামের কারিগরি প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল অব. আরিফ আহমেদ চৌধুরী শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফায়েজুল আমীন এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/529.csv b/Bangla_fin_news_articles/529.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..35b18cd4e77e6680579a54b7cae6ff1d4017c450 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/529.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +529,আবারও পতনের ধারায় শেয়ারবাজার,2022-01-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসের মতো দ্বিতীয় কার্যদিবস গতকাল সোমবারও প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের পতন হয়েছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। পাশাপাশি কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এর মধ্যে চার কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়ে দিনের সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করেছে। এরপরও লেনদেনের একপর্যায়ে এই চার কোম্পানির বিক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। অর্থাৎ যাদের কাছে কোম্পানি চারটির শেয়ার আছে তারা দিনের সর্বোচ্চ দামেও বিক্রি করতে চাননি। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। তবে শেষ পর্যন্ত বড় পতনে রূপ নেয় শেয়ারবাজার। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৫২ পয়েন্ট কমে ৭ হাজার ১৯ পয়েন্টে নেমে গেছে। এর মাধ্যমে টানা দুই দিনের পতনে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক কমল ৮৫ পয়েন্ট। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১৫ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৬১৪ পয়েন্টে অবস্হান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২১২ কোটি ৮০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ৪৮২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ২৬৯ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ৭১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২৭০টির। আর ৩৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। দাম বাড়ার তালিকায় সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করা চার কোম্পানি হলোবিডি থাই ফুড ইউনিয়ন ইনসিওরেন্স অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার ও ন্যাশনাল টি। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার দিনের সর্বোচ্চ দামে লেনদেন হলেও একপর্যায়ে বিক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। গতকাল ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ার। কোম্পানিটির ১১৩ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্হানে থাকা বেক্সিমকোর ৯৮ কোটি ১২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৩৬ কোটি ৭৫ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে পাওয়ার গ্রিড। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো ফুওয়াং ফুড অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার এশিয়া ইনসিওরেন্স বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলস ফরচুন সুজ ও লিন্ডে বিডি। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১৫৫ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩১১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬৫টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২১২টির ও ৩৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/53.csv b/Bangla_fin_news_articles/53.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2aefc180ad8f67f98cf6ef3fe379321da54063f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/53.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +53,অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দরপতন,2022-07-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ১৪ জুলাই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচকের পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচক বেড়েছে। এদিন ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ০.৩০ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩২৪.৫০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস ০.৩৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৭৭.৩৫ পয়েন্টে। আর ডিএসই৩০ সূচক ০.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৭৩.৮৫ পয়েন্টে। ... কক্সবাজারে ঈদের ৪র্থ দিনে বেড়েছে পর্যটক স্বস্তিতে ব্যবসায়ীরা ... কক্সবাজারে ঈদের ৪র্থ দিনে বেড়েছে পর্যটক স্বস্তিতে ব্যবসায়ীরা ...কক্সবাজারে ঈদের ৪র্থ দিনে বেড়েছে পর্যটক স্বস্তিতে ব্যবসায়ীরা ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮২ কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ১২৯টির কমেছে ১৯৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৫টির। ডিএসইতে এদিন ৫৮০ কোটি ৬৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১২২ কোটি ৬৮ লাখ টাকা কম। অপর শেয়ারবাজার সিএসইর প্রধান সূচক সিএসইএক্স ২.১৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১ হাজার ১৫৭.১৩ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে সার্বিক সিএএসপিআই সূচক সিএএসপিআই ৪.১৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৬১৯.৩২ পয়েন্টে এবং শরিয়াহ সূচক সিএসআই ১.৯৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৭৭.০৫ পয়েন্টে। সিএসইতে ২৮২টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৮৫টির কমেছে ১৫৯টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৮টির। এ দিন শেষে সিএসইতে ১৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে যা আগের দিনের চেয়ে ৩ কোটি টাকা কম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/530.csv b/Bangla_fin_news_articles/530.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ca586715530733aba4c5aa96ed8664c9b95957f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/530.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +530,পছন্দের শালসোয়েটার কিনতে ভিড় শীতবস্ত্রের স্টলে,2022-01-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আর মাত্র সাত দিন পর শেষ হচ্ছে এবারের মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। শেষ দিকে এসে মেলায় ক্রেতাদর্শনার্থীদের ভিড় যেমন বেড়েছে তেমনি বেড়েছে কেনাকাটাও। এখন শীত মৌসুম হওয়ায় ক্রেতারা স্টলে স্টলে ভিড় করছেন পছন্দের শীতবস্ত্র কিনতে। কারো পছন্দ ব্লেজার কারো জ্যাকেট কিংবা সোয়েটার। সঙ্গে মাফলার। আবার নারীরা কিনছেন পছন্দের শাল। এ ক্ষেত্রে অনেকেরই কাশ্মীরি শাল পছন্দ। হুডি তরুণতরুণীদের জনপ্রিয় একটি পোশাক। শুধু ছেলেরাই নয় মেয়েরাও হুডি পরতে পছন্দ করেন। হুডি জিন্স সালোয়ারকামিজসহ যে কোনো পোশাকের সঙ্গেই মানানসই হয়। পরতে ঝামেলা কম হওয়ায় অনেকেই তা কিনছেন। গতকাল সোমবার ঢাকার পল্লবী থেকে বাণিজ্য মেলায় এসেছেন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্রী নুসরাত জাহান। সঙ্গে এসেছেন তার মা আরজুদা বেগম। নুসরাত জাহান বলেন মেলায় ঘোরাঘুরির পাশাপাশি ফ্যাশন ও ট্রেন্ড বজায় রেখে শীতের পোশাক কিনতে এসেছি। তার পছন্দের শীতবস্ত্র শাল বলে জানান। নারায়ণগঞ্জের গঙ্গনগর থেকে আসা গৃহবধূ শাহনাজ পারভীন বলেন মেলার ঘুরতে এসেছি। দাম তুলনামূলক কম হওয়ায় শীতের পোশাক কিনেছি। গুণমানের ওপর নির্ভর করে ৮০০ থেকে ৫ হাজার টাকায় কাশ্মীরি শাল মেলায় বিক্রি হচ্ছে। নরসিংদীর পাটেরকান্দা এলাকা থেকে আসা সাইফুল ইসলাম বলেন শোরুমের অর্ধেক দাম পেয়ে ২ হাজার ২০০ টাকায় একটি ব্লেজার ক্রয় করেছি। ছোটবড় সব সাইজের দাম একই বলে জানান তিনি। মেলায় পোশাকের স্টল দেওয়া আশিক ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী আব্দুল লতিফ বলেন গোলগলা ভিগলা চিকন কলারের নানা ডিজাইনের সোয়েটারে রয়েছে। মেয়েদের উলের তৈরি কার্ডিগানেরও চাহিদাও ভালো বলে জানান তিনি। টপ সেভেনের স্বত্বাধিকারী আক্কাছ আলী বলেন গত কয়েকদিন ধরে শীত বেড়েছে। তাই মেলায় শীতবস্ত্রের চাহিদাও বেড়েছে। মেলায় শীতবস্ত্রের দাম তুলনামূলক কম বলে জানান তিনি। কাশ্মীরি শালের দোকান হ্যারিটেজ কোম্পানি লিমিটেডের বিক্রয়কর্মী রিপন চন্দ্র বণিক বলেন দাম কম ও ফ্যাশনেবল হওয়ায় অনেক নারী শীতের পোশাক হিসেবে কাশ্মীরি শাল কিনছেন। মেলার শেষদিকে এসে বিক্রি ভালোই হচ্ছে বলে জানান তিনি। উল্লেখ্য পূর্বাচলের এই নতুন স্হায়ী কমপ্লেক্সে গত ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলা। এখন থেকে পূর্বাচলেই বাণিজ্য মেলায় অনুষ্ঠিত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/531.csv b/Bangla_fin_news_articles/531.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..abf80b1eb0369d994a5e34f082ed5d6c2abe58d1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/531.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +531,বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের শীর্ষে বিডি থাই ফুড,2022-01-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৭১টির বা ১৮ দশমিক ৬৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। লেনদেনের প্রথম দিনই বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের শীর্ষে উঠে আসে বিডি থাই ফুড অ্যান্ড বেভারেজ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বিডি থাই ফুডের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। প্রথম দিন কোম্পানিটির শেয়ারদর ১ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়ে ১১ টাকায় দাঁড়ায়। অর্থাত্ কোম্পানিটির শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। এর মাধ্যমে কোম্পানিটি ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে। ... দর হারানোর শীর্ষে একমি পেস্টিসাইডস ... দর হারানোর শীর্ষে একমি পেস্টিসাইডস ...দর হারানোর শীর্ষে একমি পেস্টিসাইডস ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইউনিয়ন ইনসিওরেন্সের ৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ এপেক্স ফুটওয়্যারের ৮ দশমিক ৭৩ শতাংশ ন্যাশনাল টির ৭ দশমিক ৪৯ শতাংশ কোহিনুর কেমিক্যালের ৬ দশমিক ৯২ শতাংশ আরামিটের ৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ স্যোসাল ইসলামী ব্যাংকের ৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ সোনারগাঁও টেক্সটাইলের ৫ দশমিক ৯১ শতাংশ দেশ গার্মেন্টসের ৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ এবং ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার দর ৪ দশমিক ৯৪ শতাংশ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/532.csv b/Bangla_fin_news_articles/532.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..460605f8d5416646cb6123c2623df3399d6fa8a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/532.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +532,দর হারানোর শীর্ষে একমি পেস্টিসাইডস,2022-01-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২৭০টির বা ৭১ দশমিক ০৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে একমি পেস্টিসাইডসের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।আগের কার্যদিবস রবিবার একমি পেস্টিসাইডসের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৩১ দশমিক ৪০ টাকা। সোমবার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ১০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ২ দশমিক ৩০ টাকা বা ৭ দশমিক ৩২ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে একমি পেস্টিসাইডস ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে। ... করোনায় মৃত্যু ও শনাক্ত বেড়েছে ... করোনায় মৃত্যু ও শনাক্ত বেড়েছে ...করোনায় মৃত্যু ও শনাক্ত বেড়েছেসোমবার ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে যমুনা অয়েলের ৭ দশমিক ২১ শতাংশ গোল্ডেন সনের ৭ দশমিক ১০ শতাংশ ফুওয়াং সিরামিকের ৬ দশমিক ৪৩ শতাংশ বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের ৬ দশমিক ০৩ শতাংশ জিবিবি পাওয়ারের ৬ দশমিক ০২ শতাংশ ফুওয়াং ফুডের ৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ দেশবন্ধু পলিমারের ৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ মিথুন নিটিংয়ের ৫ দশমিক ০৭ শতাংশ এবং কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার দর ৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/533.csv b/Bangla_fin_news_articles/533.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..86c315ea2c88806fb1898b15844245b11de15b91 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/533.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +533,অর্ধেক জনবলে চলবে ব্যাংক,2022-01-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে অর্ধেক সংখ্যক কর্মকর্তাকর্মচারী নিয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী ৬ ফেব্রয়ারি পর্যন্ত এ নির্দেশনা জারি থাকবে। সোমবার ২৪ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন ডিওএস এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দেয়। নির্দেশনায় বলা হয় করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকার আরোপিত বিধিনিষেধের মধ্যে রোস্টারিংয়ের মাধ্যমে অর্ধেক কর্মকর্তাকর্মচারী নিয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। তবে অতিজরুরি ব্যাংকিং সেবা অব্যাহত রাখার নিমিত্তে প্রয়াজনীয়তার নিরিখে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। এতে আরও বলা হয় অন্যান্য কর্মকর্তাকর্মচারীরা নিজ কর্মস্থলে অবস্থান করবেন এবং দাপ্তরিক কার্যক্রম ভার্চুয়ালি সম্পন্ন করবেন। ব্যাংকে আগত সেবাগ্রহীতাদের আবশ্যিকভাবে মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি সংক্রান্ত নির্দেশনাবলী কঠোরভাবে পালন করতে হবে। এর আগে রবিবার অপর এক নির্দিশনায় বলা হয়েছিল ব্যাংকে কর্মরত কর্মকর্তাকর্মচারীদের টিকা সনদ নিতে হবে এবং ব্যাংকের কর্মকর্তাকর্মচারী ও আগত সেবাগ্রহীতাদের আবশ্যিকভাবে মাস্ক পরাসহ যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/534.csv b/Bangla_fin_news_articles/534.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..174d06ea0cc1aba46f3ab036a5068955aee75f74 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/534.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +534,টাকা ফেরত পেলো কিউকমের প্রতারিত ২০ গ্রাহক,2022-01-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইকমার্স প্রতিষ্ঠান কিউকমের ২০ গ্রাহকের অর্থ ফেরত দেওয়া হয়েছে। ছয় হাজার ৭২১ জন গ্রাহকের ক্রয়াদেশের বিপরীতে ৫৯ কোটি টাকা ফেরতের সম্মতি পাওয়াদের মধ্যে এই ২০ গ্রাহক আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের অর্থ ফেরত পেলেন। সোমবার ২৪ জানুয়ারি দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কিউকমের এই গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দিয়ে কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। এসময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেন ২০ জন গ্রাহক ৪০ লাখ ২ হাজার ৪১৩ টাকা ফেরত পেয়েছেন। এর মধ্যদিয়ে ভোক্তাদের অর্থ ফেরতের কার্যক্রম উদ্বোধন করলাম। তিনি বলেন কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বসেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি ইউনিক আইডি নাম্বার থাকবে এবং এটার রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এই কাজের শেষের দিকে আমরা। ১৫ দিনের মধ্যে আশা করছি এটা শুরু করতে পারবো। তিনি আরও বলেন ফস্টার পেমেন্টের মাধ্যমে টাকা দেওয়ার বিষয় ছিল তবে ফস্টারের বিরুদ্ধে সিআইডির অভিযোগ ছিল সেজন্য এনওসি নিয়ে এসেছি। বাংলাদেশ ব্যাংকও এটি নিয়ে কাজ করেছে। আপাতত ৫৯ কোটি টাকার বিষয় নিয়ে কাজ করা হয়েছে যেখানে ৬ হাজার ৭২১ জনের লেনদেনের বিষয় রয়েছে। এসব ক্রেতা পণ্য পাননি। তাদের ৫৯ কোটি টাকা ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি। আজ ২০ জনের অর্থ ফেরত দেওয়া হলো। বাকিদের টাকা ফেরতের জন্য আমরা কাজ করছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/535.csv b/Bangla_fin_news_articles/535.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7da5c746eec80f90d742813fb1e2759bfc69643e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/535.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +535,আবারও ড ইউনূসের ব্যাংক হিসাব তলব,2022-01-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ড. মুহম্মদ ইউনূসের ক্রেডিট কার্ডের লেনদেনসহ সব ধরনের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ। গত বৃহস্পতিবার তার ব্যাংক লেনদেনের তথ্য চেয়ে প্রতিটি ব্যাংকের কাছে চিঠি পাঠায় বিএফআইইউ। আগামীকাল মঙ্গলবারের ২৫ জানুয়ারি মধ্যে বিএফআইইউকে ড. ইউনূসের ব্যাংক লেনদেনের যেকোনো ধরনের রেকর্ড পাঠাতে বলা হয়েছে। বিএফআইইউর পাঠানো চিঠিতে ড. ইউনূসের নামে কোনো ব্যাংক হিসাব ক্রেডিট কার্ড থাকলে তা মঙ্গলবারের মধ্যে জানাতে বলা হয়েছে। এর আগে ২০১৬ সালেও নোবেল জয়ী ড. ইউনূস ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সময়ে সব ধরনের লেনদেনের জানতে চেয়েছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/536.csv b/Bangla_fin_news_articles/536.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..96475516569d6bd766f5726a8daa60d0e8abf89f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/536.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +536,দেশীয় ভেঞ্চার ক্যাপিটাল থেকে বিনিয়োগ  পেল বেস্ট এইড,2022-01-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের অন্যতম হেলথ টেক স্টার্টআপ বেস্ট এইড লিমিটেড বিনিয়োগ পেলো ভেঞ্চারস থেকে৷ রবিবার ২৩ই জানুয়ারী এ তথ্য বেস্ট এইডের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা আলামিন প্রান্ত নিশ্চিত করেছেন। গ্রামীণ টেলিকম ভবনে ভেঞ্চারের অফিসে চুক্তি স্বাক্ষর করেন বেস্ট এইডের সিইও জনাব মীর হাসিব মাহমুদ ও ভেঞ্চারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম খাইরুল ইসলাম। বেস্ট এইড ২০২০ থেকে ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমানে ১৩ জনের টিম ৬৭ জন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার প্যানেল ১০০ এজেন্ট এবং ইন্টার্ন এম্বাসেডর আছে ৭০ জন। এখন পর্যন্ত যেসকল সাফল্য অর্জন করেছে বেস্ট এইড তা হলোঃ আইসিটি ফান্ড জাতীয় কভিড পোর্টাল .. তে অর্ন্তভুক্তি অন্ট্রাপ্রনারশিপ ওয়ার্ল্ডকাপ ২০২১ ফাইনালিস্ট ইমাজিন ইফ বাংলাদেশের ২য় রানারআপ সিমকিউবেটর ২০২১ এর ১ম রানারআপ ইমপেক্ট হাব গ্লোবাল কো হোর্ট এর ফাইনালিস্ট। বেস্ট এইডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর হাসিব মাহমুদ বলেন বিনিয়োগ নিয়ে ভেঞ্চারের সাথে গতবছর থেকেই কথা চলছিলো। সর্বশেষ ২০২২ এর জানুয়ারী মাসে বিনিয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত করে ভেঞ্চার। আমরা বিনিয়োগের টাকায় স্বাস্থ্যসেবায় অত্যাধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে আসবো। আমরা আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর মাধ্যমে মেডিক্যাল হেলথ এসিস্ট্যান্ট নিয়ে আসবো। এছাড়াও সাধারণ সেবা এবং এর সংমিশ্রণে কিভাবে উন্নত চিকিৎসা সেবা প্রদান করা যায় তা নিয়েও আমাদের গবেষণা চলছে। বিনিয়োগের ধরন সম্পর্কে হাসিব মাহমুদ বলেন সম্পুর্ণ বিনিয়োগটি কনফিডেনসিয়াল। এখনি আমরা কিছু জানাচ্ছি না। তবে আমরা খুবই আশাবাদী বেস্ট এইড এবং ভেঞ্চারের যৌথ পার্টনারশিপে স্বাস্থ্যসেবায় অত্যাধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে অনেক কাজ করা সম্ভব। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বেস্ট এইডের প্রধান অপারেশন কর্মকর্তা আহমেদ ওমর ইউসুফ প্রধান তথ্য কর্মকর্তা আলামিন প্রান্ত ও ভেঞ্চারের ফাইন্যান্স এবং একাউন্ট ম্যানেজার শেহফাজ বিন রাহিম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/537.csv b/Bangla_fin_news_articles/537.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..716001cb591aeafb246bccf40641ae377073330b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/537.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +537,জরিমানার অর্থ জমা হচ্ছে না রাষ্ট্রীয় কোষাগারে,2022-01-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে আদায়কৃত এ ধরনের অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে অনেকেই জমা দিচ্ছে দেরিতে। অনেকেই আবার জমাই দিচ্ছে না। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। অর্থ বিভাগ বলেছে এ জাতীয় চর্চা আর্থিক শৃঙ্খলার পরিপন্থী এবং আদায় করা অর্থ এখন থেকে তাত্ক্ষণিকভাবে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিতে হবে। ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে আদায় করা অর্থদণ্ড ও জরিমানা তাৎক্ষণিক রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিতে স্বয়ংক্রিয় চালান পদ্ধতি ব্যবহারে সম্প্রতি একটি পরিপত্র জারি করেছে অর্থমন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ। এতে বলা হয়েছে ইদানীং লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে কোনো কোনো মন্ত্রণালয় বিভাগ অধিদপ্তর দপ্তর ও সংস্থার অধীনে পরিচালিত মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে আদায়কৃত অর্থদণ্ড ও জরিমানার অর্থ যথাযথভাবে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা হচ্ছে না। পরিপত্রে বলা হয়েছে অর্থ বিভাগ প্রবর্তিত এচালান সিস্টেমের মাধ্যমে অনলাইনে অথবা যে কোনো বাণিজ্যিক ব্যাংকের যে কোনো শাখায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়বিভাগঅধিদপ্তরদপ্তরসংস্থা বা স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের আওতায় মোবাইল কোর্ট আইন২০০৯ মোতাবেক পরিচালিত মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে আদায়কৃত অর্থদণ্ড জরিমানা বাজেয়াপ্ত অর্থ এবং বাজেয়াপ্তকৃত দ্রব্য বিক্রয়লব্ধ অর্থ সরাসরি সরকারি কোষাগারে জমাকরণের লক্ষ্যে অর্থনৈতিক কোড রয়েছে। এই কোড ব্যবহারের অনুরোধ করা হয়েছে। উল্লেখ্য এচালান হচ্ছে অটোমেটেড বা স্বয়ংক্রিয় চালান পদ্ধতি যার মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব ও বিভিন্ন মাশুল সহজে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়া যায়। এচালান ব্যবহার করে যে কোনো বাণিজ্যিক ব্যাংকের যে কোনো শাখা থেকে তাত্ক্ষণিকভাবে টাকা জমা দেওয়া যায়। পরিপত্রে বলা হয়েছে জরিমানার কোড১৪৩১১০১ বাজেয়াপ্তকরণের কোড১৪৩১১০৩ এবং বাজেয়াপ্ত দ্রব্য বিক্রি করে আদায় করা অর্থের কোড১৪৩১১০৪। বাজেয়াপ্ত দ্রব্য নিলামের মাধ্যমে বিক্রির ক্ষেত্রে ক্রেতার কাছ থেকে আয়কর ও মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট এচালান পদ্ধতিতে জমা দেওয়ারও অর্থনৈতিক কোড রয়েছে দুইটি। এগুলো হচ্ছে১১১১১০১ এবং ১১৪১১০১। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/538.csv b/Bangla_fin_news_articles/538.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b7084766724ba0f10fa377ff3693bac7cd5a01e0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/538.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +538,মেলায় কয়েদিদের তৈরি পণ্য কেনায় আগ্রহ,2022-01-24,মুন্না রায়হান ও এম এ মোমেন,তুলনামূলক দাম কম কিন্তু মানে ভালো হওয়ায় বাণিজ্য মেলায় কয়েদিদের তৈরি বিভিন্ন পণ্য ক্রেতাদর্শনার্থীর মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে। দেশের ৬৮টি কারাগারের কয়েদিদের তৈরি এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে উলের সুতা প্লাস্টিকের তৈরি গৃহস্থালি পণ্য আসবাবপত্র সুস্বাদু আচার নকশিকাঁথা পোশাক জুতা মোড়া ফুলদানি পুঁতির ফুলের ঝুড়ি কুলা ছুরি স্ট্রে নৌকা ভ্যানিটি ব্যাগ কাঠের কচ্ছপ ইত্যাদি। এছাড়া স্কুলব্যাগ গেঞ্জি টিশার্ট পাপোশ বিছানা জলচৌকি ঝাড়ু পুতুল লুছনি লুঙ্গি গামছা দোলনা বেডশিট টিস্যু বক্স ড্রেসিং টেবিলসহ দুই শতাধিক ধরনের পণ্য রয়েছে। বাংলাদেশ জেলএর উদ্যোগে দেওয়া স্টলে এসব পণ্য পাওয়া যাচ্ছে।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে দণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদিরা কারাগারে বসেই এসব পণ্য তৈরি করছেন। কারাপণ্য হিসেবেই পরিচিত এসব পণ্য কিনতে স্টলে ক্রেতারা ভিড় করছেন। এসব পণ্যের বেশির ভাগই কারাগারের বিক্রয়কেন্দ্রে সব সময়ই পাওয়া যায়। প্রচার ও প্রসারের জন্য বাণিজ্য মেলায় কয়েদিদের উৎপাদিত পণ্য প্রদর্শন করা হচ্ছে।মেলার স্টলে এক দামেই এসব পণ্য বিক্রি হচ্ছে। বিভিন্ন পণ্যের মধ্যে মোড়া ৩০০ থেকে ৮০০ টাকা টিশার্ট ২০০ থেকে ৫০০ নকশিকাঁথা ২ হাজার থেকে ৬ হাজার পুঁতির ফুলের ঝুড়ি ১০০ থেকে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাঠ ও পাটের তৈরি বিভিন্ন পণ্যের দাম কম হওয়ায় বিক্রিও হচ্ছে প্রচুর।সংশ্লিষ্টরা জানান এসব পণ্য তৈরিতে সরকারি অর্থের জোগান দিয়ে কাঁচামাল কেনা হয়। পণ্য বিক্রির লভ্যাংশের অর্ধেক সংশ্লিষ্ট কয়েদিদের মধ্যে প্রদান করা হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাদের ইচ্ছানুযায়ী ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কিংবা পরিবারের সদস্যদের দেওয়া হয়। এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত কয়েদিরা কারাদণ্ড শেষে বাড়ি ফিরে এই শিল্পে জড়িয়ে যাচ্ছে। ফলে তারা খুব সহজেই স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারছে।সংশ্লিষ্টরা জানান প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কয়েদিদের পণ্য উৎপাদনে যুক্ত করা হচ্ছে। কয়েদিরা কারাগার থেকে মুক্ত হলেও যেন তারা কাজের মধ্যে যুক্ত থাকতে পারে সেজন্য কারা কর্তৃপক্ষ এই উদ্যোগ নিয়েছে। তাতে অপরাধপ্রবণতা কমে আসবে বলে মনে করা হয়। এই স্টলের বিক্রয়কর্মী পূজা রাণী সরকার বলেন মেলায় ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের অনেকেই এসব কয়েদি শ্রমজীবী মানুষের জীবনের কথা শুনছেন। তাদের প্রতি সহমর্মী হচ্ছেন। গতকাল নারায়ণগঞ্জের গঙ্গানগর থেকে মেলায় আসা গৃহবধূ শাহনাজ পারভীন বলেন দামে সাশ্রয়ী হওয়ায় অন্যদের মতো তিনিও বেশ কিছু পণ্য ক্রয় করেছেন এই স্টল থেকে।নারায়ণগঞ্জ জেলা কারা কর্মকর্তা শাহ্ মোহম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন কারাপণ্য এখন ব্যাবসায়িক দিক থেকে আলোর মুখ দেখছে। কয়েদিদের দক্ষতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশ ডেপুটি জেলার মাসুদ হোসেন বলেন কারাগার এখন বন্দিশালা নয় সংশোধনাগার। এদিকে মেলায় কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মানায় অন্যান্য পণ্যের পাশাপাশি মাস্ক বিক্রি বেড়েছে। মাস্ক ছাড়া মেলায় ঢুকলেই তাকে ভ্রাম্যমাণ আদালত জরিমানা করছে।বাণিজ্য মেলার আয়োজক রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি সচিব ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী গতকাল ইত্তেফাককে বলেন দর্শনার্থীদের অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। মাস্ক ছাড়া কাউকেই মেলায় প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/539.csv b/Bangla_fin_news_articles/539.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e3a69c0c7afa73c26d404adbcf1975e6bd4ab270 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/539.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +539,কিউকম গ্রাহকরা টাকা ফেরত পাচ্ছেন কাল,2022-01-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইকমার্স প্রতিষ্ঠান কিউকম ডটকমের গ্রাহকদের আটকে পড়া টাকা আগামীকাল থেকে ফেরত দেওয়া শুরু হচ্ছে। প্রথমদিনে ২০ জন গ্রাহক টাকা ফেরত পাবেন। এ উপলক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। সেখানে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ গ্রাহকদের হাতে চেক তুলে দেবেন। এ বিষয়ে রবিবার ২৩ জানুয়ারি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও ইকমার্স সেলের প্রধান এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেনগত ৩০ জুন থেকে কিউকম গ্রাহকদের ফস্টার পেমেন্ট গেটওয়েতে যে টাকা আটকে আছে তা আগামীকাল আনুষ্ঠানিকভাবে রিলিজ করা হচ্ছে। টোকেন হিসেবে প্রথমদিনে ২০ জন গ্রাহককে টাকা ফেরত দেওয়া হবে। তিনি জানান প্রথম ধাপে ৬ হাজার ৭২১ জন গ্রাহককে মোট ৬০ কোটি টাকা ফেরত দেওয়া হবে। পরবর্তী ধাপে কিউকমের অন্য যেসব গ্রাহকের টাকা আটকে আছে তাদের বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হবে। যেসব ক্রেতা আগাম টাকা পরিশোধ করেছেন কিন্তু পণ্য পাননি তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হচ্ছে। মূলত এসব গ্রাহকদের টাকা এতদিন ফস্টার পেমেন্ট গেটওয়ের একাউন্টে জমা ছিল। সেখান থেকে তালিকা করে প্রথম ধাপে ৬ হাজার ৭২১ জন গ্রাহককে ৬০ কোটি টাকা ফেরত দেওয়া হচ্ছে। এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেন এটি অত্যন্ত ভাল উদ্যোগ। আটকে পড়া টাকা ফেরত দেওয়া শুরু হলো। আশা করা যায়আটকে থাকা বাকি অর্থও গ্রাহকদেরকে ফেরত দেওয়া সম্ভব হবে। এতে ইকমার্সের ওপর গ্রাহকদের আস্থা বাড়বে। ইকমার্স প্রতিষ্ঠান কিউকম ২০১৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাজারমূল্যের চেয়ে কমে পণ্য দেওয়ার কথা বলে গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা নিয়েও পণ্য সরবরাহ না করার অভিযোগ ওঠে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/54.csv b/Bangla_fin_news_articles/54.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8ba0191e6fd146b727c40be6fd8cb6e0a7709f5f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/54.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +54,ফের বাড়লো উড়োজাহাজের জ্বালানির দাম,2022-07-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশে আরেক দফা বেড়েছে উড়োজাহাজের জ্বালানি জেট ফুয়েলের দাম। স্থানীয় ফ্লাইটের জন্য প্রতি লিটার জেট ফুয়েলের দাম ১৯ টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩০ টাকা। আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য দাম ১১২ টাকা ৮২ পয়সা। ৮ জুলাই থেকে এই নতুন দাম কার্যকর হয়েছে। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের বিপিসি ওয়েবসাইটে এসংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে গত ১০ জুন সর্বশেষ জেট ফুয়েলের দাম বেড়েছিল। তখন ৫ টাকা বেড়ে প্রতি লিটার জেট ফুয়েলের দাম হয়েছিল ১১১ টাকা। . .... ... . এরও আগে ১৭ মে জেট ফুয়েলের দাম ৬ টাকা বেড়ে প্রতি লিটারে ১০৬ টাকা করা হয়েছিল। গত বছরের ডিসেম্বর ও আগস্টেও দাম বাড়ানো হয়েছিল জেট ফুয়েলের। ওই বছরের এপ্রিলে দাম ছিল ৬১ টাকা লিটার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/540.csv b/Bangla_fin_news_articles/540.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a0ffaebe47d7ad8315206648d471c7cd5c8b0a17 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/540.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +540,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় পতন,2022-01-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ২৩ জানুয়ারি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচকের বড় পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে।ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩২.৬৯ পয়েন্ট কমে ৭ হাজার ৭৩.০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়া সূচক ০.৩০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫০৮.০৯ পয়েন্টে। ডিএসই৩০ সূচক ৫.৯৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬২৯.৪৪ পয়েন্টে। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৮ কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ১০২টির কমেছে ২৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮টির। ... ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের জায়গা দখল করছে ওমিক্রন ... ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের জায়গা দখল করছে ওমিক্রন ...ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের জায়গা দখল করছে ওমিক্রনঅপর শেয়ারবাজার সিএসইর প্রধান সূচক সিএসইএক্স ৬৮.৪৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১২ হাজার ৪৩৬.৪৫ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে সার্বিক সিএএসপিআই সূচক ১১৫.০৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৭০২.১৩ পয়েন্টে এবং সিএসআই সূচক ৫.৭১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৯৩.৮৭ পয়েন্টে। সিএসইতে ৩০৪টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৫টির কমেছে ১৯৯টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩০টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/541.csv b/Bangla_fin_news_articles/541.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..77332b36a7db95cec83fb0032e8e073d9a9cffa4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/541.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +541,বিশ্বব্যাপী বৈদেশিক বিনিয়োগ বেড়েছে প্রায় ৭৭ শতাংশ আঙ্কটাড,2022-01-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল বছর করোনার প্রথম ধাক্কা কাটিয়ে সারা বিশ্বে বৈদেশিক বিনিয়োগ বেড়েছে প্রায় ৭৭ শতাংশ। এ সময় বিশ্বে সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ এফডিআই হয়েছে ১ দশমিক ৬৫ ট্রিলিয়ন ডলার যা ২০২০ সালে এসেছিল ৯২৯ বিলিয়ন ডলার। এ সময় উন্নয়নশীল বিশ্বে বিনিয়োগ প্রবাহের যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। ২০২০ সালের তুলনায় প্রায় তিন গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে এই অঞ্চলের বিনিয়োগ। ইউরোপে বেড়েছে ৮০ শতাংশের বেশি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দ্বিগুণ বেড়েছে বিনিয়োগ। জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্থা আঙ্কটাড প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। ইনভেস্টমেন্ট ট্রেন্ডস মনিটর শিরোনামে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে বিশ্বে এফডিআই প্রবাহ বেড়েছে কিন্তু এটি টেকসই হওয়ার বিষয়ে শঙ্কা রয়েছে। তবে ২০২২ সাল নিয়ে আশাবাদী আঙ্কটাড। এর পরেও উন্নয়নশীল বিশ্বে ভ্যাকসিন কার্যক্রম অবকাঠামোর বিনিয়োগ ঘাটতির কারণে অনিশ্চয়তা রয়েছে। প্রতিবেদন বলা হয়েছে অর্থনীতির সবুজ খাতে বিনিয়োগ করোনার পূর্ববর্তী সময়ের তুলনায় ৩০ শতাংশ নিচে রয়েছে। শুধু তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগ করোনাপূর্ববর্তী সময়ের মতো হয়েছে। তবে প্রকল্পে বিনিয়োগ করোনার পূর্ববর্তী পর্যায়ে আসেনি। প্রকল্পে বিনিয়োগের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে তুলনামূলক বেশি বিনিয়োগ হয়েছে। বড় অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এফডিআই ১১৪ শতাংশ বেড়েছে। ২০২১ সালে দেশটিতে ৩২৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ হয়েছে। চীনে বেড়েছে মাত্র ২০ শতাংশ। দেশটিতে ২০২১ সালে ১৭৯ বিলিয়ন ডলারের এফডিআই এসেছে। তবে ভারতে ২৬ শতাংশ এফডিআই কম এসেছে। বিশ্বের উন্নত দেশগুলো করোনার প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বড় অর্থনীতির বেশির ভাগ দেশে প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক হয়েছিল করোনার ধাক্কায়। সে হিসাবে বিনিয়োগ অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। স্বল্পন্নোত দেশ বা এলডিসিভুক্ত দেশগুলোতেও করোনার আঘাতে বড় ক্ষতি হয়েছে। এসব দেশে অবকাঠামোর উন্নয়নে বড় বিনিয়োগ প্রয়োজন হবে। প্রবৃদ্ধির চাকা ঘোরাতে বড় বিনিয়োগ প্রয়োজন। তবে করোনার নতুন ধরন ছড়িয়ে পড়ায় শঙ্কা দেখছে আঙ্কটাড। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে শ্রমিক সংকট এবং দুর্বল সরবরাহব্যবস্থা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে পূর্ব ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে এফডিআই প্রায় ২০ শতাংশ বেড়েছে। তবে লাতিন আমেরিকার দেশগুলোতে বিনিয়োগ পরিস্থিতি করোনার আগের অবস্থায় ফিরে আসছে। আফ্রিকায়ও বিনিয়োগ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/542.csv b/Bangla_fin_news_articles/542.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..814849ed0c943aead89a946ca663a51d2b947311 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/542.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +542,জুন পর্যন্ত ঋণ শ্রেণীকরণ সুবিধা চায় ব্যবসায়ীরা,2022-01-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা মহামারির মধ্যে এখনো দেশের ব্যবসাবাণিজ্য ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। এমন অবস্থায় ঋণের কিস্তি পরিশোধে অন্তত জুন পর্যন্ত সময় চেয়েছেন সারা দেশের ব্যবসায়ী নেতারা। গতকাল শনিবার ২২ জানুয়ারি এফবিসিসিআই আয়োজিত কাউন্সিল অব চেম্বার প্রেসিডেন্টস২০২২এর মতবিনিময় সভায় এই দাবি জানান তারা। সভায় বক্তব্য রাখেন সারা দেশ থেকে আগত জেলা সিটি ও নারী উদ্যোক্তাদের চেম্বারগুলোর সভাপতি সহসভাপতিবৃন্দ। ব্যবসায়ীরা বলেন করোনার দ্বিতীয় ধাক্কার পর এখন ওমিক্রন ধরনের সংক্রমণে আবারও ব্যবসাবাণিজ্যে নাজুক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এমন অবস্থায় অনেক ব্যবসায়ীর ঋণের কিস্তি দেওয়ার সক্ষমতা নেই। বাংলাদেশ ব্যাংক সময় না বাড়ালে ঋণগ্রহীতাদের অনেকেই খেলাপি হবেন যা দীর্ঘ মেয়াদে দেশের অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর হবে। এফবিসিসিআই কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। ব্যবসায়ীদের দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করে সভাপতি বলেন ঋণ শ্রেণীকরণ সুবিধার মেয়াদ না বাড়ালে অন্তত ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী খেলাপি হবেন। মহামারিকালীন মন্দা কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা এখন আরো বেশি দরকার। তা না হলে ব্যবসাবাণিজ্য ও অর্থনীতি পুনরুদ্ধার কঠিন হয়ে পড়বে। তিনি আরো বলেন করোনা মহামারি নিয়ন্ত্রণে সরকারের নির্দেশে যেসব খাতের ব্যাবসায়িক কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছিল সে খাতগুলোই এখনো প্রণোদনার ঋণ পায়নি। মহামারিতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা। কিন্তু অন্যান্য প্রণোদনা তহবিলের অর্থ প্রায় শতভাগ ছাড় হলেও এসএমই প্রণোদনার বড় অংশ বিতরণ হয়নি। ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতে ছোট আকারের ঋণ দিতে ব্যাংকগুলোর অনীহা আছে উল্লেখ করে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন ব্যাংকগুলো মনে করে ছোট আকারের ঋণ দেওয়া লাভজনক নয়। বড় ব্যবসা খাতে ঋণ দিলে ব্যাংকের জনবল ও খরচ কম হয়। কিন্তু এ ধারণা ভুল বরং এতে মন্দ ঋণের ঝুঁকি বাড়ে। এসএমই খাতে খেলাপি ঋণ নেই বললেই চলে। তিনি বলেন অর্থনীতিতে ৮২ শতাংশ অবদান রাখছে বেসরকারি খাত। তাই বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিত্বকারী হিসেবে যে কোনো নীতি প্রণয়নে এফবিসিসিআইয়ের মতামত থাকা জরুরি। মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিল অব চেম্বার প্রেসিডেন্টস এর সভাপতি ও এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু। তিনি বলেন দেশে এখনো শুল্ককর ও ভ্যাট আদায়ে হয়রানির শিকার হচ্ছে ব্যবসায়ীরা। কোম্পানি আইন আমদানি ও রপ্তানি আইন নতুন করে হচ্ছে। এসব আইন যেন ব্যবসাবান্ধব হয় সেজন্য এফবিসিসিআই কাজ করে যাচ্ছে। বক্তারা বলেন সরকারি কর্মকর্তারা বাস্তবতা না বুঝে নিজেদের মতো করে নীতি প্রণয়ন করে। ফলে অনেক সময় এসব নীতি বাস্তবায়নযোগ্য হয় না। ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে নীতিনির্ধারণী সভায় এফবিসিসিআইয়ে মতামত দেওয়ার সুযোগ থাকতে হবে। এ সময় ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেন করোনা মহামারিতে বিপর্যস্ত ব্যবসাবাণিজ্যের মধ্যেও রাজস্ব আদায় করতে নানাভাবে তাদেরকে হয়রানি ও ভীতির পরিবেশ তৈরি করছেন রাজস্ব কর্মকর্তারা। স্থানীয় পর্যায়ে চাঁদাবাজিরও শিকার হচ্ছেন। এছাড়াও অডিটে সিংগেল অ্যাকাউন্ট বাস্তবায়ন হলে তা পুরো অর্থনীতিতে বিপর্যয় আনবে বলে মত দেন ব্যবসায়ীরা। মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন কিশোরগঞ্জ চেম্বারের সভাপতি মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান বেলাল রাজশাহী ওমেন চেম্বারের সহসভাপতি তাহেরা হাসেন সাতক্ষীরা চেম্বারের সভাপতি নাসিম ফারুক খান মিঠু রংপুর মেট্রোপলিটন চেম্বারের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ গোলার জাকারিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বারের সভাপতি আলহাজ আজিজুল হক চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বারের সভাপতি মো. এরফান আলী বাগেরহাট চেম্বারের সভাপতি এস কে লিয়াকত হোসেইন ফিকির সভাপতি নাসের এজাজ বিজয় নরসিংদী চেম্বারের সভাপতি ও এফবিসিসিআই পরিচালক আলী হোসেইন শিশির প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/543.csv b/Bangla_fin_news_articles/543.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b9cf46fe379e8c0c62f0e84e95753ec8743d56ef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/543.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +543,ব্যবসা টেকসই করতে সেবা দেবে এন্টারপ্রাইজ ৩৬০ লিমিটেড,2022-01-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ব্যবসাকে টেকসই করার লক্ষ্যে এই ৩পি মডেল মাথায় রেখে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে পরামর্শ সেবা ও প্রযুক্তিগত সহায়তা দিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এন্টারপ্রাইজ ৩৬০ লিমিটেড। এই প্রতিষ্ঠানটি একই সাথে বিজনেস ইনকিউবেশন এবং এক্সিলারেশন সেন্টার হিসেবে ক্ষুদ্র মাঝারি ও বৃহৎ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানগুলোকে কৌশলগত পরিচালনগত ও প্রায়োগিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে। মানুষ ও পরিবেশ ধ্বংস করে ব্যবসাকে টেকসই করা সম্ভব নয়। কারণ মনুষ্য বিহীন অথবা বসবাস অযোগ্য পৃথিবীতে ব্যবসায় পরিচালনা অবাস্তব। আবার মুনাফা না থাকলেও ব্যবসায় টিকে থাকতে পারে না। আর এই কারণেই ৩পি মডেলকে টেকসই ব্যবসায়িক মডেল হিসেবে অভিহিত করা হয় যেখানে পিপল প্ল্যানেট এবং প্রফিট জাস্টিফাড কে সমান প্রধান্য দিতে হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও সংবাদ সম্মেলনে এই কথাগুলো বলছিলেন এন্টারপ্রাইজ ৩৬০ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আমান উল্লাহ আমান। প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর জনাব মামুন হোসেন মনে করেন যে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের এই যুগে বৈদেশিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনগত দক্ষতা এবং প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়ানোর কোন বিকল্প নেই। এন্টারপ্রাইজ ৩৬০ দেশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি ও উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর লক্ষ্যে এন্টারপ্রাইজ অটোমেশন ডাটা ম্যানেজমেন্ট এবং ইআরপি বাস্তবায়নের উপর জোর দেবে যা প্রতিষ্ঠানের অযাচিত ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করে মুনাফা বৃদ্ধিতে অবদান রাখবে। মোটকথা এন্টারপ্রাইজ ৩৬০ একই ছাতার নিচে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় সমস্যার টেকসই সমাধান প্রদানে কাজ করবে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য কাজের নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরিতে অবদান রাখবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রকৌশলী মোঃ মনির হোসেন খান সহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/544.csv b/Bangla_fin_news_articles/544.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..da5e71ffc92ebc9a3bf658fd7d736ccb678c0925 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/544.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +544,বিনিয়োগকারীদের পছন্দের শীর্ষে ফার্মা এইড,2022-01-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বছরের প্রথম দুই সপ্তাহের মতো গেল সপ্তাহেও ঊর্ধ্বমুখী গতিতে পার করেছে দেশের শেয়ারবাজার। লেনদেন বাড়ার পাশাপাশি দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের। সপ্তাহ জুড়ে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ২২৪টি প্রতিষ্ঠান। বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৯টির। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়লেও গেল সপ্তাহ জুড়ে দাম বাড়ার ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি দাপট দেখিয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি ফার্মা এইড। গত সপ্তাহে বিনিয়োগকারীদের কাছে পছন্দের শীর্ষে ছিল কোম্পানিটির শেয়ার। ফলে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে দাম বাড়ার শীর্ষ স্থানটি দখল করেছে এই প্রতিষ্ঠানটি। গেল সপ্তাহ জুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার দাম বেড়েছে ২৬ দশমিক ৩৬ শতাংশ। টাকার অঙ্কে বেড়েছে ১৬৫ টাকা। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ৭৯১ টাকা যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬২৬ টাকা। শেয়ারের এমন দাম বাড়া কোম্পানিটি সর্বশেষ গত নভেম্বরে ২০২১ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানায়। তার আগে ২০২০ ২০১৯ এবং ২০১৮ সালেও কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের ৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়। ... টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনে সাকুর্লার ইকোনমির বিকাশ জরুরি ... টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনে সাকুর্লার ইকোনমির বিকাশ জরুরি ...টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনে সাকুর্লার ইকোনমির বিকাশ জরুরি আর সর্বশেষ প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটি ২০২১ সালের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর তিন মাসের ব্যবসায় শেয়ারপ্রতি মুনাফা করেছে ৫ টাকা ১৫ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে এই মুনাফার পরিমাণ ছিল ৪ টাকা ১ পয়সা। সে হিসেবে আগের বছরের তুলনায় চলমান হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা বেড়েছে ১ টাকা ১৪ পয়সা। মাত্র ৩ কোটি ১২ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের এই কোম্পানিটির মোট শেয়ারের সংখ্যা ৩১ লাখ ২০ হাজার। এই শেয়ারের মধ্যে ৬৫ দশমিক ৫৫ শতাংশই আছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে। উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে আছে ২৪ দশমিক ২২ শতাংশ। বাকি ১০ দশমিক ২৩ শতাংশ আছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনয়োগকারীদের কাছে। শেয়ার দাম বাড়ায় বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ কোম্পানিটির শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন। ফলে সপ্তাহ জুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭১ কোটি ৩৮ লাখ ৮৭ হাজার টাকা। আর প্রতি কার্যদিবসে গড়ে লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ২৭ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। গেল সপ্তাহে দাম বাড়ার শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল ফুওয়াং ফুড। গেল সপ্তাহ জুড়ে এই কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩ দশমিক ৮৬ শতাংশ। এর পরের স্থানটিতে রয়েছে গ্লোবাল হেবি কেমিক্যাল। সপ্তাহ জুড়ে এ কোম্পানিটির শেয়ার দাম বেড়েছে ২৩ দশমিক ৬২ শতাংশ। এছাড়া দাম বাড়ার শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকা সমরিতা হাসপাতালের ২২ দশমিক ২৩ শতাংশ দেশ গার্মেন্টেসের ২১ দশমিক ৮১ শতাংশ পেপার প্রসেসিংয়ের ২০ দশমিক ৩৬ শতাংশ প্রাইম ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্সের ১৯ দশমিক ৭৯ শতাংশ ইয়াকিন পলিমারের ১৭ দশমিক ২১ শতাংশ মুন্নু ফেব্রিক্সের ১৬ দশমিক ৫১ শতাংশ এবং ওরিয়ন ইনফিউশনের ১৬ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ দাম বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/545.csv b/Bangla_fin_news_articles/545.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4dd4787e8b7a165392521e10a71f770d74c92b27 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/545.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +545,টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনে ‘সাকু‌র্লার ইকোনমি’র বিকাশ জরুরি,2022-01-22,রেজাউল করিম খোকন,অর্থনৈতিক উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে বিশ্ব জুড়ে প্রাকৃতিক সম্পদের অপরিকল্পিত ব্যবহার বাড়ছে। পরিবর্তন হচ্ছে জলবায়ু বাড়ছে বৈশ্বিক তাপমাত্রা। শঙ্কা তৈরি হচ্ছে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের। আগামী প্রজন্মের জন্য পরিবেশ সংরক্ষণ জীববৈচিত্র্য রক্ষা বর্জ্য ও দূষণ রোধ বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সাকুর্লার ইকোনমি বা বৃত্তাকার অর্থনীতির বিকাশ অত্যন্ত জরুরি। পণ্য ব্যবহারের পর বর্জ্য সংরক্ষণ ও পুনঃপ্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়। এর ফলে কার্বন নিঃসারণ কমে দূষণের হাত থেকে রক্ষা পায় পরিবেশ। বৃত্তাকার অর্থনৈতিক মডেলে উৎপাদন ও ভোগের মধ্য সমন্বয় সাধন হয়। পণ্য ব্যবহারের পর বর্জ্য সংরক্ষণ ও পুনঃপ্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়। এর ফলে কার্বন নিঃসারণ কমে দূষণের হাত থেকে রক্ষা পায় পরিবেশ। তাই টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনের কার্যকর হাতিয়ার হচ্ছে সাকুর্লার ইকোনমি। বিশ্বে এখন কেউ বর্জ্যকে অপ্রয়োজনীয় মনে করে না। এক শিল্পের বর্জ্য অন্য শিল্পের জন্য উপকরণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ২০৩০ সালে এসডিজি অর্জন ২০৩১ সাল নাগাদ উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালে উন্নত দেশে পরিণত হবার লক্ষ্য রয়েছে বাংলাদেশের। এসব লক্ষ্য অর্জনের জন্য সম্পদের টেকসই ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। আর সেজন্য সাকুর্লার ইকোনমির বিকাশ অত্যন্ত জরুরি। যে হারে প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার হচ্ছে তাতে কয়েক বছরের মধ্যে মূল্যবান বিভিন্ন খনিজের মজুত শেষ হয়ে যাবে। তবে পুনঃ ব্যবহার নিশ্চিত করা গেলে এ বিপর্যয় রোধ করা সম্ভব। ঐ বিবেচনা থেকেই এখন বৃত্তাকার অর্থনীতির দিকে এগোনো দরকার। ... উৎসবের আমেজে বেচাকেনার ধুম ... উৎসবের আমেজে বেচাকেনার ধুম ...উৎসবের আমেজে বেচাকেনার ধুম দেশে নির্মাণশিল্প টেক্সটাইল মোটরগাড়ি লজিস্টিকস কৃষি আসবাব তেল ও গ্যাস নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতকে সাকুর্লার ইকোনমিতে অন্তভুর্ক্ত করার সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশে মাথাপিছু বার্ষিক প্লাস্টিক ব্যবহার মাত্র সাত থেকে আট কেজি। পুনঃপ্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে প্লাস্টিকবর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রে এর পরিমাণ ১৩০ কেজি। পুনঃপ্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে প্লাস্টিক বর্জ্যকে পুনরায় সম্পদে রূপান্তর করছে দেশটি। ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো সাকুর্লার ইকোনমি প্রয়োগের ক্ষেত্রে এগিয়ে আছে। ইউরোপীয় কমিশন এরই মধ্যে সাকুর্লার ইকোনমি অ্যাকশন প্ল্যান তৈরি করেছে। এছাড়াও চীন ব্রাজিল কানাডা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান তাদের অর্থনীতিকে সাকুর্লার ইকোনমিতে রূপান্তরের জন্য কাজ করছে। বাংলাদেশেরও একই উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। তবে সেজন্য উৎসে বর্জ্যকে ধরন অনুযায়ী আলাদা করে সংগ্রহ করতে হবে। কিন্তু বাংলাদেশে আলাদা কোনো ডাম্পিং জোন নেই যেখানে বর্জ্যকে আলাদা করা সম্ভব। এজন্য মন্ত্রণালয়গুলোকে সমন্বিতভাবে কাজ করা জরুরি। সাকুর্লার ইকোনমি নিয়ে কাজ করতে মন্ত্রণালয়ে একটি আলাদা সেল গঠন করতে হবে। এই সেল সরকারিবেসরকারি সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও সংগঠনের সঙ্গে একত্রে কাজ করবে। সাকুর্লার ইকোনমি বিকাশের জন্য অপরিহার্য পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প। দেশে অনানুষ্ঠানিক ভাবে এ বিষয়ে অনেক কাজ হচ্ছে। এই খাতের আনুষ্ঠানিকভাবে শিল্পের মর্যাদা পাওয়া উচিত। এ বিষয়ে অনেক কাজ হচ্ছে। বর্তমানে ৪০ শতাংশ প্লাস্টিক পুনঃপ্রক্রিয়াজাত হচ্ছে। বাকি ৬০ শতাংশকেও এর আওতায় আনতে হবে। এজন্য প্লাস্টিক ব্যবস্হাপনা বিষয়ে ওয়ার্কিং পেপার তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে পরিবেশ মন্ত্রণালয়। যে হারে বিভিন্ন প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার হচ্ছে তাতে কয়েক বছরের মধ্যে মূল্যবান বিভিন্ন খনিজের মজুত শেষ হয়ে যাবে। তবে পুনঃব্যবহার নিশ্চিত করা গেলে এ বিপর্যয় রোধ করা সম্ভব। বাংলাদেশের বৃত্তাকার অর্থনীতির বিপুল সম্ভাবনা আছে। দেশে অনানুষ্ঠানিক খাতে বিপুল পরিমাণ বর্জ্য সংগ্রহ ও পুনঃ প্রক্রিয়াজাত হয়। এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই প্রবণতা বাড়ছে। এই খাতকে শিল্প হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলে দেশের সাকুর্লার ইকোনমির বিকাশ আরো গতিশীল হবে। গত ১০ বছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি খুবই প্রশংসনীয়। শিল্পায়ননির্ভর অর্থনীতির টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। বিগত চার দশকে একটি স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হওয়ার পেছনে আমাদের যে যাত্রা তার মূলে রয়েছে শিল্পের অভাবনীয় বিকাশ কিন্তু পরিবেশবান্ধব প্রবৃদ্ধির দিকে যাব কি না এখন তা নির্ধারণ করার সময় এসেছে। বাংলাদেশের পোশাক কারখানাগুলোতে প্রতিবছর সুতা ও কাপড় ডাইং ও ওয়াশিংয়ে ১ হাজার ৫০০ কোটি লিটার পানি খরচ হয়। পরিবেশের ওপর শিল্পের আরেকটি ক্ষতিকর প্রভাব হলো কারখানার ব্যবহূত পানি নদনদী খালবিল হাওরবাঁওড়ে প্রবাহিত হয়ে যায়। পোশাক কারখানার এই বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ ও রং মিশ্রিত পানি নদনদী খালবিলের পানিকে মারাত্মকভাবে দূষিত করছে। যার ফলে নদনদী খালবিলের মাছ মারা যাচ্ছে চাষাবাদে বিঘ্ন ঘটছে। এতে কৃষি উৎপাদনে প্রতিকূল প্রভাব পড়ছে। এসব কারখানার প্রায় সবগুলোই ভূগর্ভস্হ উৎসের পানি ব্যবহার করে। এসব কারখানা যদি আধুনিক প্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে পানির ব্যবহার চারভাগের এক ভাগও সাশ্রয় করতে সক্ষম হয় তবে তাতে করে কেমিক্যালের ব্যবহারের মাত্রা অনেকটা কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। এ ক্ষেত্রে যত বেশি পানি থাকে তা ফুটাতে তাপ প্রয়োগের জন্য বেশি পরিমাণ গ্যাস ব্যবহার করতে হয়। তাই পানির ব্যবহার কমাতে পারলে মহামূল্যবান জ্বালানি প্রাকৃতিক গ্যাসেরও সাশ্রয় হবে। পরিবেশবান্ধব স্হাপনার বিভিন্ন নির্ণায়কের মধ্যে রয়েছে টেকসই নির্মাণ ভূমি জ্বালানি দক্ষতা নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার নিরাপত্তা পানি ব্যবহারের দক্ষতা কর্মবান্ধব পরিবেশ অভ্যন্তরীণ পরিবেশগত মান কারখানার অভ্যন্তরে বায়ুর মান প্রযুক্তির ব্যবহার অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্হা দুর্ঘটনা মোকাবিলার সক্ষমতা বর্জ্য ব্যবস্হাপনা ইত্যাদি। একটি পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানায় উৎপাদনের প্রতিটি ধাপে পানি বিদু্যত্ রং এবং বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার পরিবেশবান্ধব উপায়ে হচ্ছে কি না তা দেখা হয়। অধিকাংশ পোশাকশিল্প কারখানা ইটিপি ব্যবহারের ক্ষেত্রে গতানুগতিক ইটিপির পরিবর্তে বায়োলজিক্যাল ইটিপি ব্যবহার করছে যা আমাদের সবুজ বিপ্লবেরই একটি ইতিবাচক ইঙ্গিত। বিশ্ববাজারে টিকে থাকতে হলে টেকসই উন্নয়নের বিকল্প নেই। তাই বিশ্ববাজারে নিজেদের অবস্হান আরো সুদৃঢ় করে তুলতে পরিবেশবান্ধব উৎপাদন ব্যবস্হায় মনোযোগী হতে হবে। বাংলাদেশের শিল্পকারখানার মালিকরা এখন এসব বিষয়ে খুব সচেতন হচ্ছেন। গ্রিন ফ্যাক্টরি ধারণার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আগ্রহী হয়ে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করছেন। এরই মধ্যে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান পানি ও গ্যাস সাশ্রয়ে ইতিবাচক ব্যবস্হা নিয়েছেন। পানি রিসাইক্লিনিংয়ের ব্যবস্হা হচ্ছে। পরিবেশবান্ধব গ্রিন ফ্যাক্টরি প্রতিষ্ঠার ফলে শতকরা ২৪ শতাংশ জ্বালানি সাশ্রয় হয়। অন্যদিকে ৫০ শতাংশ পানির অপচয়ও কমে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/546.csv b/Bangla_fin_news_articles/546.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d0c81d63e65e305048bf2dde3a88e55230728e9f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/546.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +546,উৎসবের আমেজে বেচাকেনার ধুম,2022-01-22,মুন্না রায়হান ও এম এ মোমেন,ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা দর্শনার্থীদের সমাগম দেখে কে বলবে দেশে কনরোনার প্রকোপ বেড়েছে। গতকাল শুক্রবার ২২ জানুয়ারি ছুটির দিনে মেলায় মানুষ এসেছে স্রোতের মতো। মেলা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে ক্রেতাদর্শনার্থীদের মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিতের পাশাপাশি অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানা হচ্ছে। তবে করোনার প্রকোপ বাড়লেও মেলা বন্ধের কোনো নির্দেশনা নেই। মেলা চলবে। গতকাল সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় শুক্রবার ক্রেতাদর্শনার্থীদের আগমনে মুখরিত হয়ে ওঠে মেলা প্রাঙ্গণ। গতকাল সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত প্রায় ৭০ হাজার মানুষ টিকিট কেটে মেলায় প্রবেশ করে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মানা না হলে বাণিজ্য মেলা বন্ধ করে দেওয়া হবে এমন আশঙ্কায় অন্যান্য দিনের তুলনায় ক্রেতা ও দর্শনার্থীরা গতকাল মাস্ক পরে মেলায় প্রবেশ করে। মেলার স্টলে প্যাভিলিয়নে ও ঘোরাফেরার সময় ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের মাস্ক পরা নিশ্চিত করা হয়েছে। স্টল মালিক ও কর্মচারীরাও মাস্ক পরে নিজ নিজ পণ্য বিক্রি করছেন। গতকাল সকাল ১১টার পর থেকেই মেলায় ক্রেতা ও দর্শনার্থীরা আসতে শুরু করে। বিকাল ৪টায় স্রোতের মতো মানুষ মেলায় প্রাঙ্গণে প্রবেশ করে। বিকাল ৫টার পর থেকে মেলার স্টলগুলোতে কেনা বেচার ধুম পড়ে। জমজমাট হয়ে উঠে মেলা প্রাঙ্গণ। দর্শনার্থীরা ছবি তোলা কেনাকাটা ও খাবার খাওয়ায় ব্যস্ত হয়ে পড়ে। অধিকাংশই ক্রেতাদর্শনার্থীই অনলাইনে টিকিট সংগ্রহ করেন। তাতে মেলার প্রবেশদ্বারে ঠেলাঠেলি কিংবা চাপের মুখে কাউকে ভোগান্িততে পড়তে হচ্ছে না। গতকাল মেলায় দর্শনার্থীরা ঘোরাঘুরির পাশাপাশি কেনাকাটাও করেছেন প্রচুর। বিভিন্ন ডিজাইনের দেশিবিদেশি শোপিস কাপড় অলংকার তৈজসপত্র কুটির শিল্প ইলেকটনিক্স মোবাইল ফোন ও কয়েদিদের উৎপাদিত পণ্য বেশি কেনাবেচা হয়েছে। কুমিল্লার কোর্টবাড়ী থেকে আসা চাকরিজীবী শফিকুল ইসলাম বলেন সুযোগের অভাবে এতদিন মেলায় আসতে পারেননি । কিন্তু পত্রিকাটেলিভিশনে মেলার সংবাদ দেখে ছেলেমেয়েকে নিয়ে এসেছেন। মানুষের চাপে মেলায় ঠিকমতো হাঁটাচলাও করা যাচ্ছে না বলে জানান তিনি। সেলিম আজম ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ অনুজ বলেন মেলার ২১ দিনের মাথায় গতকাল শুক্রবার ক্রেতাদের আনাগোনা বেড়েছে। বিক্রি হয়েছে প্রচুর। মডার্ণ হারবাল পণ্যের বিক্রয় প্রতিনিধি নুসরাত জাহান বলেন প্রত্যাশার চেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে । ভারতের কাশ্মীর থেকে আসা টেনশন ফ্রি শপের মালিক আহমেদ সাকিব বলেন এবারের মেলায় গতকাল শুক্রবার আশাতীত বিক্রি হয়েছে। বিশেষ করে কাশ্মীরি শাল শাড়ি আর থ্রিপিসের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। মেলার আয়োজক ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রপ্তানি উন্নয়ন বু্যরোর সচিব ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বলেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই মেলা পরিচালনা করা হচ্ছে। দর্শনার্থীদের মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মাস্কবিহীন মেলায় ঘুরাফেরা করলে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/547.csv b/Bangla_fin_news_articles/547.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eb250fa6fabe8fd716b6ddac2f1a403936879732 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/547.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +547,ব্যাংকারদের সর্বনিম্ন বেতন নির্ধারণ,2022-01-20,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বেসরকারি খাতের ব্যাংকের কর্মকর্তাকর্মচারীদের জন্য সর্বনিম্ন বেতন নির্ধারণ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রথমবারের মতো এ বেতন নির্ধারণ করা হলো। আগামী মার্চ থেকে এটি কার্যকর হবে। বৃহস্পতিবার ২০ জানুয়ারি এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে এসিস্টেন্ট অফিসারট্রেইনি এসিস্টেন্ট অফিসারট্রেইনি এসিস্টেন্ট ক্যাশ অফিসার অথবা সমপর্যায়ের কর্মকর্তা যে নামেই অভিহিত হোক না কেন ব্যাংকের এন্ট্রি লেভেলে নিযুক্ত কর্মকর্তাদের শিক্ষানবিসকালে ন্যূনতম ২৮ হাজার টাকা বেতনভাতাদি হবে। শিক্ষানবিসকাল শেষে কর্মকর্তাদের প্রারম্ভিক মূল বেতনসহ ন্যূনতম সর্বমোট বেতনভাতাদি হবে ৩৯ হাজার টাকা। নতুন নির্ধারিত বেতনভাতাদি কার্যকর করার পর একই পদে আগে থেকে কর্মরত কর্মকর্তাদের বেতনভাতাদি আনুপাতিক হারে বাড়াতে হবে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/548.csv b/Bangla_fin_news_articles/548.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..768b671af03c1bbbee9219a2a104bbdfe809297d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/548.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +548,অপ্রচলিত বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানি ২৪ শতাংশ বেড়েছে,2022-01-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের রপ্তানি আয়ের সবচেয়ে বড় খাত তৈরি পোশাক। প্রচলিত বাজারের বাইরে নতুন বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে জুলাইডিসেম্বর সময়ে অপ্রচলিত বাজারে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ২৪ দশমিক ২৬ শতাংশ। এই সময়ে অপ্রচলিত বাজারে পোশাক রপ্তানি হয়েছে প্রায় ৩০৬ কোটি মার্কিন ডলারের ২৬ হাজার ৩০০ কোটি টাকা পূর্ববর্তী অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২৪৬ কোটি ১৯ লাখ ডলার ২১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। রপ্তানি উন্নয়ন বু্যরোর ইপিবি হালনাগাদ পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন গেল ২০২১ সালে কোভিড পরিস্হিতির উন্নতি হয়েছিল। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাজার চাহিদাও বেড়েছিল। ফলে তৈরি পোশাকের চাহিদা বেড়েছে। ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির ওপর পড়েছে। পাশাপাশি নগদ প্রণোদনা ও শুল্কমুক্ত বাজারসুবিধা রপ্তানি বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। ইপিবির তথ্য অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের জুলাইডিসেম্বর মাসে শুধু জাপানের বাজারে ৫২ কোটি ৯৪ লাখ ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে গত বছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৪৪ কোটি ৫১ লাখ ডলার। অর্থাত্ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় জাপানে রপ্তানি বেড়েছে ১৮ দশমিক ৯৩ শতাংশ। আর এই সময়ে রাশিয়া বাংলাদেশ থেকে ৩৪ কোটি ১২ লাখ ডলারের পোশাক আমদানি করেছে যা আগের বছরের চেয়ে ৩৮ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি। একইভাবে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ চিলিতে এই ছয় মাসে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৮ কোটি ১৭ লাখ ডলারের প্রবৃদ্ধি প্রায় দ্বিগুণের বেশি। এই সময়ে ভারতের বাজারে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৩৬ কোটি ৫৯ লাখ ডলারের। গত বছরের একই সময়ে ভারত থেকে পোশাক রপ্তানি আয় ছিল ২৩ কোটি ১৫ লাখ ডলার। অর্থাত্ এক বছরের ব্যবধানে ভারতে পোশাক রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫৮ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ। এই সময়ে অস্ট্রেলিয়ায় পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৩৯ কোটি ৮৮ লাখ ডলারের। গত অর্থবছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ৩৬ কোটি ৪৫ লাখ ডলার। ফলে এক বছরের ব্যবধানে অপ্রচলিত এই বাজারে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ। মেক্সিকোতে আলোচিত সময়ে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১২ কোটি ৩০ লাখ ডলারের। গত বছরের একই সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছিল ৭ কোটি ১০ লাখ ডলারের। বছরের ব্যবধানে দেশটিতে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬৮ দশমিক ৩৮ শতাংশ। ইপিবির তথ্য অনুযায়ী চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে সার্বিকভাবে বাংলাদেশের পোশাকপণ্য রপ্তানি বেড়েছে ২৮ শতাংশের ওপরে। এই সময়ে ১ হাজার ৯৯০ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/549.csv b/Bangla_fin_news_articles/549.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..457f8c35db3c44837cade61419834782d885d01e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/549.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +549,গ্যাসের দাম বাড়ানোর বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীরা,2022-01-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সম্প্রতি গ্যাসের দাম বাড়াতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের বিইআরসি কাছে প্রস্তাব জমা দেওয়া শুরু করেছে গ্যাস সঞ্চালন উত্পাদন ও বিতরণ কোম্পানিগুলো। কিন্তু দাম বাড়ানোর উদ্যোগের বিরোধিতা করেছেন দেশের শিল্পোদ্যোক্তরা। তারা বলছেন গ্যাসের দাম বাড়লে উৎপাদন খরচও বাড়বে যা শিল্পের প্রতিযোগী সক্ষমতা কমিয়ে দেবে। মহামারিকালীন অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানো ব্যাহত হবে। গতকাল বুধবার এফবিসিসিআই কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত পাওয়ার এনার্জি ইউটিলিস বিষয়ক এফবিসিসিআইয়ের স্ট্যান্ডিং কমিটির প্রথম সভায় গ্যাসের দাম বাড়ানোর উদ্যোগে ব্যবসায়ীরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বৈঠকে এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু জানান অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে চীন ও ভারত আরো ২০ বছর কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু রাখবে। বাংলাদেশেও শিল্পের বিকাশের স্বার্থে দেশে মজুদ থাকা কয়লার সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেওয়া উচিত। গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম ব্যাপকভাবে শুরু করার ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন বাপেক্স একা না পারলে বেসরকারি খাতের সঙ্গে যৌথ অংশীদারিতে অনুসন্ধান কূপ খননে গতি আনা উচিত। স্ট্যান্ডিং কমিটির ডিরেক্টরইনচার্জ ও এফবিসিসিআইর পরিচালক আবুল কাশেম খান বলেন দেশে জ্বালানি খাতে আমদানিনির্ভরতা বাড়ছে যা ভবিষ্যতের জন্য নিরাপদ নয়। দীর্ঘমেয়াদি জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ও শিল্পায়ন অব্যাহত রাখতে দেশীয় সম্পদকে কাজে লাগানো জরুরি। কয়লা উত্তোলন করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পক্ষে মত দেন তিনি। এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক মো. নাসের বলেন বিতরণ ব্যবস্থায় চরম অব্যবস্থাপনার কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সুফল বঞ্চিত হচ্ছেন দেশের ব্যবসায়ীরা। এ খাতে শৃঙ্খলা আনতে বিতরণ কোম্পানিগুলোর ব্যবস্থাপনার ভার বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেওয়ার পরামর্শ দেন স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য সাংবাদিক মোল্লা এম আমজাদ হোসেন। তিনি বলেন তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য সরকারের অন্তত আরো ১০০টি কূপ খনন করা উচিত। এছাড়াও অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো পুরোপুরি প্রস্ত্তত না হওয়া পর্যন্ত বাইরের শিল্পকারখানাগুলোকে গ্যাসবিদ্যুতের সংযোগ অব্যাহত রাখার পক্ষে মত দেন তিনি। সৌরবিদু্যত্ উৎপাদন বাড়াতে ওয়ান স্টপ সলিউশন চরের অনাবাদী জমিতে সোলার প্যালেন স্থাপন সরকারিভাবে গবেষণা ও উন্নয়ন কার্যক্রমের উদ্যোগ নেওয়া বর্জ্য ও চালের কুড়া থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্প হাতে নেওয়ার দাবি জানান কমিটির সদস্যরা। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান ও এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের এমডি ও সিইও হুমায়ুন রশিদ। তিনি বলেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে দেশীয় ও বিদেশি উৎসের মধ্যে সমন্বয় নিশ্চিত করা না গেলে দেশের জ্বালানি খাতের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে। বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন কমিটির কোচেয়ারম্যান মো. সালাউদ্দীন ইউসুফ মোহাম্মদ আলী দ্বীন নাজমুল হক ও এফবিসিসিআইয়ের মহাসচিব মোহাম্মদ মাহফুজল হক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/55.csv b/Bangla_fin_news_articles/55.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3c2d3bcedc67288bd82c0e52be81267499a15d8c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/55.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +55,আরও কমলো টাকার মান,2022-07-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান আবার কমিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বুধবার ১৩ জুলাই প্রতি ডলারের দাম ৫০ পয়সা বাড়িয়ে ৯৩ টাকা ৯৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। আগে যা ছিল ৯৩ টাকা ৪৫ পয়সা। নতুন দামে ব্যাংকগুলোর কাছে ৭ কোটি ৯০ লাখ ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন ডলারের দাম আরও ৫০ পয়সা বাড়ানো হয়েছে। নতুন দামে ডলার বিক্রি করা হচ্ছে। সর্বশেষ গত ২৮ জুন বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতি ডলারের দাম ৫০ পয়সা বৃদ্ধি করে। তাতে প্রতি ডলারের বিনিময় মূল্য ৯২ টাকা ৯৫ পয়সা থেকে বেড়ে দাঁড়ায় ৯৩ টাকা ৪৫ পয়সা। নতুন দামে সেদিনই ৪ কোটি ২০ লাখ ডলার বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/550.csv b/Bangla_fin_news_articles/550.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..25cd40470b2003a4271c3ffe231f004d89af8439 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/550.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +550,আস্থা লাইফএর বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত,2022-01-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,অনুষ্ঠিত হয়ে গেল আস্থা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের বার্ষিক ব্যবসায়িক সম্মেলন এবং পুরষ্কার বিতরণী ২০২১ অনুষ্ঠান। বুধবার ১৯ জানুয়ারি রাজধানীর জাহাঙ্গীর গেট সংলগ্ন ট্রাস্ট মিলনায়তনে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আস্থা লাইফের সদস্যদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বক্তব্য প্রদান পারস্পারিক মতবিনিময় সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল মনসুর মো. আশরাফ খান এনডিসি পিএসসি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও আস্থা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী শামসুল ইসলাম এসজিপি এনডিসি পিএসসি অব. সহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আস্থা লাইফ ইন্স্যুরেন্স এ কর্মরত ব্যবসায়িক উন্নয়ন কর্মকর্তাগণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্ট এর প্রতিষ্ঠান আস্থা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ২০২০ সালের ২৩ জুন তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু করে। কোম্পানিটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সুনাম সমুন্নত রেখে তাদের নিরলস সেবার মাধ্যমে বীমাখাতে অবদান রাখার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/551.csv b/Bangla_fin_news_articles/551.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d3063900bb585db72e2597e10ad16e1aa2af3bb3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/551.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +551,৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়বে না ভোজ্যতেলের দাম,2022-01-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভোজ্যতেলের দাম বাড়বে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। বুধবার ১৯ জানুয়ারি সকালে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন আগামী ৬ ফেব্রুয়ারির পর দাম বাড়বে না কমবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ব্যবসায়ীদের একটু সময় দিতে অনুরোধ করেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন আমরা আগামী ৬ তারিখ মানে ১৬ দিন পর বসে দাম বাড়ানোর প্রয়োজন হলে বাড়াবে। কমানোর প্রয়োজন হলে কমাবে। সবকিছু বিবেচনা করে যেটা সুবিধাজনক হয় সেটি করা হবে বলে জানান তিনি। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন ব্যবসায়ীরা নিজেরা নিজেরা কিছু দাম বাড়িয়েছিলো আমাদের না জানিয়ে। সেটাও তারা ব্যবসায়ী বলেছে যে কনসিডার করবে। উল্লেখ্য বর্তমানে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬০ টাকা এবং খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৩৬ টাকা দরে কেনাবেচা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/552.csv b/Bangla_fin_news_articles/552.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..87c7f5a6e842cb6dea633bc22aec4bd6988e8d3d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/552.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +552,ধারাবাহিকভাবে কমছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি,2022-01-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ধারাবাহিকভাবে কমছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি। এর ফলে সরকারের ব্যাংক ঋণ বেশি গ্রহণ করতে হচ্ছে। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে অর্থাৎ জুলাই থেকে নভেম্বর সময়ে ৪৪ হাজার ২৭০ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এ সময়ে পুরোনো সঞ্চয়পত্রের মূল টাকা ও মুনাফা পরিশোধ করা হয়েছে ৩৪ হাজার ২৪৪ কোটি টাকা। এ খাতে সরকারের নিট ঋণের পরিমাণ ১০ হাজার ২৫ কোটি টাকা। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৯ হাজার ১৯ কোটি টাকা বা প্রায় ৫৩ শতাংশ কম। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনের এ তথ্য উঠে এসেছে। সঞ্চয়পত্র থেকে সরকারের অর্থ সংগ্রহ কমে যাওয়ায় ব্যাংকিং খাত থেকে বেশি ঋণ গ্রহণ করতে হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে অর্থাৎ জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকব্যবস্থা থেকে সরকার ১৮ হাজার ৭৮১ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে। এর ফলে ৩০ ডিসেম্বর শেষে সরকারের ব্যাংক ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ২০ হাজার ৮৯৬ কোটি টাকা যা গত ৩০ জুনে ছিল ২ লাখ ২ হাজার ১১৫ কোটি টাকা। সুদহার কমানোসহ নানা শর্ত জুড়ে দেওয়ায় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ কমছে বলে সংশ্লিষ্টরা ধারণা করছেন। গত বছরের সেপ্টেম্বরে সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে সুদহার কমানো হয়েছে। আবার ঘোষণার বাইরে সঞ্চয়পত্র থাকলে জেলজরিমানার বিধান করা হয়েছে। এ কারণে অনেকে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ কমিয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য বাজেট ঘাটতি মেটাতে চলতি ২০২১২২ অর্থবছরে এ খাত থেকে সরকার নিট ৩২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে। প্রথম পাঁচ মাসে অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রার ৩১ শতাংশ ঋণ নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী চলতি বছরের একক মাস নভেম্বরে সরকার মোট ৮ হাজার ৯৪১ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি করেছে। এর মধ্যে মূল টাকা ও মুনাফা পরিশোধ হয়েছে ৮ হাজার ২৪০ কোটি টাকা। মূল অর্থ পরিশোধের পর অবশিষ্ট অর্থ নিট বিক্রি হিসেবে গণ্য হয়। সেই হিসাবে আলোচিত সময়ে নিট বিক্রির পরিমাণ ৭০১ কোটি টাকা। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছে অনুদান ব্যতীত ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা যা মোট জিডিপির ৬ দশমিক ২ শতাংশ। ঘাটতি পূরণে সরকার ব্যাংক খাত থেকে ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা নেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে। এর আগের অর্থবছরে ব্যাংক থেকে ৮৪ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা নেওয়ার লক্ষ্য থাকলেও এর বিপরীতে সরকার নিয়েছিল মাত্র ২৬ হাজার ৭৮ কোটি টাকা। সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমে যাওয়ায় সরকারের ব্যাংক ঋণ বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সম্প্রতি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে সরকার। চলতি বাজেটে ২ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র বা পোস্টাল সেভিংস কিনতে হলে কর শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এছাড়া পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র মিলবে শুধু সঞ্চয় অধিদপ্তরে। সব শেষ গত ২১ সেপ্টেম্বর সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার কমিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফার হার কমানো হয়েছে। তবে ১৫ লাখ টাকার নিচে মুনাফার হার অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/553.csv b/Bangla_fin_news_articles/553.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..abb4a81d10225cffed5fe2e79307499ff0b1f7b2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/553.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +553,আবারও সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন,2022-01-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও পদে আবারও নিয়োগ পেয়েছেন মাসরুর আরেফিন। সম্প্রতি ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক পরবর্তী ৩ বছরের জন্য তার পুনর্নিয়োগে অনুমতি দিয়েছে। মঙ্গলবার ১৮ জানুয়ারি গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয় মাসরুর আরেফিন ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে সিটি ব্যাংকের এমডি এবং সিইও হিসেবে প্রথমবার দায়িত্ব পান। গত তিন বছরে তিনি ব্যাংকটিকে ভিন্নতর উচ্চতায় নিয়ে যেতে সক্ষম হন। তার নেতৃত্বে সিটি ব্যাংক মূলত আর্থিক অন্তর্ভুক্তির এজেন্ডা মাথায় নিয়ে একটি শহরভিত্তিক ব্যাংক থেকে সমগ্র দেশের আপামর জনমানুষের জন্য ডিজিটাল ব্যাংক হওয়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি ব্যাংকে ডিজিটাল ন্যানো লোন এবং প্রথাগত ক্ষুদ্র ও মাইক্রো ফাইন্যান্সের সূচনা করেন। মাসরুর আরেফিন এএনজেড গ্রিন্ডলেজ ব্যাংকে ১৯৯৫ সালে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি হিসেবে যোগ দেন। ২৭ বছরের কর্মজীবনে তিনি এএনজেড ব্যাংক মেলবোর্ন স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক কাতার সিটি ব্যাংক এনএ আমেরিকান এক্সপ্রেস ব্যাংক ব্র্যাক ব্যাংক ও ইস্টার্ন ব্যাংকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেন। ব্যাংকার পরিচয়ের পাশাপাশি একজন স্বনামধন্য ঔপন্যাসিক কবি ও অনুবাদক হিসেবেও পরিচিত মাসরুর আরেফিন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/554.csv b/Bangla_fin_news_articles/554.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7f2cd885a0c16b3913464de11eb7801667ea2e99 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/554.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +554,নির্মাণসামগ্রীর অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি ব্যাহত হচ্ছে উন্নয়নকাজ,2022-01-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত পাঁচ থেকে ছয় মাস ধরে দেশে অবকাঠামো খাতের প্রধান উপকরণগুলোর দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। বিশেষ করে গত এক মাসে রড সিমেন্ট পাথর বিটুমিন কপার অ্যালুমিনিয়ামের মূল্য ২০ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এর ফলে নির্মাণশিল্পের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। নির্মাণশিল্পের অন্যতম প্রধান উপকরণ রডের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। এক বছর আগেও ৬০ গ্রেডের রড যেখানে ৬৪ থেকে ৬৫ হাজার টাকায় পাওয়া যেত সেটি এখন ৮১ হাজার টাকা ছাড়িয়েছে। স্থানীয় পর্যায়ের সরকারের উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়নে ঠিকাদাররা পড়েছেন বিপাকে। বর্তমানে বাংলাদেশে নির্মাণ ব্যয় এমন একটি পর্যায়ে পৌঁছেছে ঠিকাদারদের পক্ষে তাদের চলমান এবং আসন্ন প্রকল্পগুলোর কাজ যথাযথ মান বজায় রেখে চুক্তিতে নির্ধারিত মূল্যে সম্পন্ন করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। স্থানীয় নির্মাণ প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হয়ে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। ফলে সার্বিকভাবে দেশের উন্নয়ন কাজে স্থবিরতার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। স্থানীয় পর্যায়ে ঠিকাদাররা বলছেন নির্ধারিত রেড শিডিউল অনুযায়ী যারা কার্যাদেশ নিয়েছেন তারা কাজ শেষ করতে পারছে না। হঠাৎ নির্মাণসামগ্রীর দাম বেড়ে যাওয়ায় আগের কার্যাদেশ তারা শেষ করতে পারছেন না। সম্প্রতি ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই বর্তমান পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়া এক চিঠিতে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন উল্লেখ করেছেন নির্মাণ ব্যয় এমন একটি পর্যায়ে পৌঁছেছে বেশির ভাগ স্থানীয় নির্মাণ প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হয়ে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো দেউলিয়া হয়ে গেলে তাদের অর্থায়ন করা দেশের ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানও খেলাপি ঋণের কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। চিঠিতে আরো বলা হয় গত তিন মাস ধরে দেশের ইস্পাত ও সিমেন্ট উৎপাদনকারী কোম্পানিসমূহ সিন্ডিকেট করে অযৌক্তিকভাবে রড ও সিমেন্টের মূল্য বাড়িয়ে চলেছে। এই লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধি শুধু নির্মাণ ও আবাসন শিল্পের ওপরই বিরূপ প্রভাব ফেলছে তা নয় বরং সামগ্রিকভাবে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকেও ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। ঠিকাদাররা বলছেন এমএস রড স্টোন চিপস গ্রিল ইলেকট্রিক ক্যাবলসহ বিভিন্ন নির্মাণ উপকরণ শ্রম মজুরি ও জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে নির্ধারিত সময়ে অনেক সরকারি প্রকল্পের বাস্তবায়ন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। সরকারি তহবিলে যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হয় সেখানে পণ্যমূল্য নির্ধারিত থাকে। ফলে প্রকল্প বাস্তবায়নকালে কোনো পণ্যের দাম বেড়ে গেলে মূল্য সমন্বয় করা হয় না। যদিও বিদেশি তহবিলের কাজে মূল্য সমন্বয় করার সুযোগ থাকে। চলমান নির্মাণকাজে ঠিকাদারদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে মূল্য সমন্বয় করা দরকার। বর্তমান চলমান কাজগুলো যেহেতু ফিক্সড রেট কন্ট্রাক্টে সম্পাদিত হয় তাই বিশেষ ব্যবস্থায় প্রজ্ঞাপন জারি করে প্রাইস অ্যাডজাস্টমেন্ট চালু করা যেতে পারে। বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী সব সরকারি দরপত্রের রেট শিডিউল হালনাগাদ করা প্রয়োজন বলেও দাবি করেন তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/555.csv b/Bangla_fin_news_articles/555.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a11550b6974b8135b65159953dd50d2a68574f6e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/555.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +555,উপকূলে লবণাক্ততায় কৃষিতে বছরে ক্ষতি সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা,2022-01-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এক দশকের ব্যবধানে উপকূলীয় অঞ্চলের জমিতে লবণাক্ততার মাত্রা যেমন বেড়েছে তেমনি লবণাক্ত জমির পরিমাণও বেড়েছে। পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সবচেয়ে বেশি দেখা যাচ্ছে এই অঞ্চলের কৃষি ও আর্থসামাজিক নানান ক্ষেত্রে। ফলে জীবনযাত্রায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। শুধু লবণাক্ততার কারণেই উপকূলের কৃষিতে ক্ষতি হচ্ছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা। সম্প্রতি সাতক্ষীরার পাবলিক লাইব্রেরিতে অনুষ্ঠিত উপকূলীয় কৃষিজমিতে লবণাক্ততা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন বক্তারা। সেমিনারটি যৌথভাবে আয়োজন করে বাংলাদেশ কৃষি সাংবাদিক ফোরাম বিএজেএফ ও সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসিবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ কৃষি সাংবাদিক ফোরামের বিএজেএফ সাধারণ সম্পাদক সাহানোয়ার সাইদ শাহীন। প্যানেল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মো. মানিক হোসেন মানিক মুনতাসির এবং ৭১ টেলিভিশনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক কাবেরী মৈত্রেয়। মূল প্রবন্ধে বলা হয় ১৯৭৩ সালে উপকূলীয় জেলাগুলোতে লবণাক্ত জমির পরিমাণ ছিল ৮ লাখ ৩৩ হাজার হেক্টর। এখন তা ১০ লাখ ৫৬ হাজার হেক্টর ছাড়িয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/556.csv b/Bangla_fin_news_articles/556.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4af61f1a1fdffac83481665354a6eecfa62a3c51 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/556.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +556,ঋণসুবিধা ব্যাংকের মূলধনের ২৫ শতাংশের বেশি নয়,2022-01-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বড় অঙ্কের ঋণ ফেরত না পাওয়ায় কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নির্দেশনা মতে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া ঋণসুবিধা কোনোভাবেই ব্যাংকের মূলধনের ২৫ শতাংশের বেশি হবে না। এর আগে যেটা ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত দেওয়া যেত। চলতি বছরের ১ এপ্রিল থেকে নতুন এ নির্দেশনা কার্যকর হবে। রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগবিআরপিডি এসংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে। এ নির্দেশনায় বড় অঙ্কের ঋণ বিতরণের ক্ষমতাও কমানো হয়েছে। আর্থিক ঝুঁকি কমাতেই মূলত এ বিধিনিষেধ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে মোট ঋণের ৩ শতাংশের কম খেলাপি ঋণ থাকলে এসব ব্যাংক তাদের মোট ঋণের ৫০ শতাংশ বড় অঙ্কের ঋণ দিতে পারবে। ঋণের ৩ শতাংশের বেশি এবং ৫ শতাংশের কম খেলাপি ঋণ থাকলে সে ব্যাংক মোট ঋণের ৪৬ শতাংশ বড় ঋণ দিতে পারবে। এর আগে মোট ঋণের ৫ শতাংশ পর্যন্ত খেলাপি ঋণ থাকলে ৫৬ শতাংশ বড় অঙ্কের ঋণ দিতে পারত ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় আরো বলা হয় মোট ঋণের ৫ শতাংশের বেশি এবং ১০ শতাংশের কম খেলাপি ঋণ থাকলে সে ব্যাংক মোট ঋণের ৪২ শতাংশ বড় অঙ্কের ঋণ দিতে পারবে। এর আগে ৫২ শতাংশ বড় অঙ্কের ঋণ দিতে পারত। ১০ শতাংশের বেশি কিন্তু ১৫ শতাংশের কম খেলাপি ঋণ হলে ৩৮ শতাংশ বড় অঙ্কের ঋণ দিতে পারবে সেই ব্যাংকটি। এর আগে ৪৮ শতাংশ বড় অঙ্কের ঋণ দিতে পারত ব্যাংক। এছাড়াও কোনো ব্যাংকের মোট ঋণের ১৫ শতাংশের বেশি এবং ২০ শতাংশের কম খেলাপি ঋণ হলে সে ব্যাংক ৩৪ শতাংশ বড় অঙ্কের ঋণ দিতে পারবে। এর আগে যেটা ৪৪ শতাংশ ছিল। আর ২০ শতাংশের বেশি খেলাপি ঋণ থাকলে ৩০ শতাংশ বড় অঙ্কের ঋণ দিতে পারবে সেই ব্যাংক। এর আগে ৪০ শতাংশ বড় অঙ্কের ঋণ দিতে পারত। এক্ষেত্রে ১০ শতাংশ করে কমানো হয়েছে। নির্দেশনা মতে একক কোনো ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান বা গ্রুপকে প্রদত্ত ঋণসীমা কমেছে ১০ শতাংশ। এক্ষেত্রে কোনোভাবেই ঋণসুবিধা ব্যাংকের মূলধনের ২৫ শতাংশের বেশি হবে না। আগে যেটা ৩৫ শতাংশ ছিল। ব্যাংকের মূলধনের মধ্যে কোনো ব্যক্তি বা গ্রুপকে ১৫ শতাংশ নগদ আকারে দেওয়া যাবে। এর আগে নগদ ঋণ ১০ শতাংশ দেওয়ার নিয়ম ছিল। কোনো ব্যাংকের মূলধনের ২০ শতাংশ বড় অঙ্কের ঋণ দেওয়ার নিয়ম থাকলেও এখন দেওয়া যাবে ১০ শতাংশ। ব্যাংক পরোক্ষভাবে এটি ব্যাংক গ্যারান্টি এলসি চেক ইসু্য ১০ শতাংশ কমিয়েছে। ফলে তাত্ক্ষণিকভাবে ব্যাংকের ওপর দায় পড়বে না। তবে সরকারি খাতের বড় বড় প্রকল্প এ নীতিমালার আওতার বাইরে থাকবে। আবার ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংক ফর রিকনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট আইবিআরডি ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন আইএফসি এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এডিবি আফ্রিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এএফডিবি ইউরোপিয়ান ব্যাংক ফর রিকনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ইবিআরডি ইন্টারআমেরিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক আইএডিবি ইউরোপীয় বিনিয়োগ ব্যাংক ইআইবি ইউরোপীয় বিনিয়োগ তহবিল ইআইএফ নর্ডিক ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক এনআইবি ক্যারিবিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক সিডিবি ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক আইডিবি এবং কাউন্সিল অব ইউরোপ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সিইডিবি ক্ষেত্রে এ নীতিমালা কার্যকর করা যাবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/557.csv b/Bangla_fin_news_articles/557.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eac110c0b9bab83f99abc357bb6fb17555c87e02 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/557.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +557,কেনাকাটার ফাঁকে রকমারি খাবারে রসনাবিলাস,2022-01-18,মুন্না রায়হান ও এম এ মোমেন,ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় কোন স্টলে ক্রেতাদর্শনার্থীদের সবচেয়ে বেশি ভিড় কসমেটিকস ফার্নিচার তৈজসপত্র টিভিফ্রিজ নাকি খাবার স্টল এ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য খুব বেশি হিসাবনিকাশের প্রয়োজন আছে কি কারণ প্রয়োজন ভেদে ক্রেতাদর্শনার্থীদের আলাদা আলাদা পণ্যের স্টল পছন্দ হলেও একটি জায়গায় মিল রয়েছে সবার। আর তাহলো খাবারের বিষয়ে। সবাই ভিন্ন ভিন্ন পণ্যের স্টলে গেলেও ঘোরাঘুরি শেষে পেট পুজো করতে সবাই ছুটছেন। আর তাতেই ভিড় লেগেই থাকছে খাবারের স্টলগুলোতে। গতকাল খাবারের স্টলগুলোতে ছিল উপচে পড়া ভিড়। মেলায় সময় যত গড়ায় এই ভিড় ততই বাড়তে থাকে। আর সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টায় মেলা শেষ হওয়া পর্যন্ত খাবার স্টলগুলো রীতিমতো জমজমাট হয়ে ওঠে। অনেক স্টলে বসার জায়গা পাওয়াও কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। কেউ কেউ তো বসার জায়গা না পেয়ে দাঁড়িয়ে সেরে নেন খাওয়ার কাজ। অবস্থাটা এমন যে শুধু খাবার খেতেই যেন তারা মেলায় এসেছেন। খাবারের স্টলগুলোতে কী ধরনের খাবার পাওয়া যাচ্ছে স্টলগুলো ঘুরে দেখা গেছে খাবার মেনু্যতে চিকেন বিরিয়ানি মাটন কাচ্চি বিফ কাচ্চি ফ্রাইড চিকেন চিকেন শাসলিক চিকেন চাপ চিকেন গ্রিল বটি কাবাব ফালুদা জুস কফি ভাত মাছ ডাল সবজি মাংস লাচ্ছি নুডলস পানীয় মাটন হালিম ফুসকা চটপটি পরটা কাবাব খিচুড়ি থেকে শুরু করে থাইসু্যপও রয়েছে। তবে লুচি আর চিকেন চাপের চাহিদা বেশি। অনেকেই মাটির পাত্রে স্পেশাল চা খেতে ভিড় জমান। মেলায় মি.বাইট রেস্টুরেন্টের মালিক ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ খোকন জানান মেলায় ঘুরাঘুরি আর ছবি তোলার সঙ্গে খাওয়া যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে। সে কারণেই বাণিজ্য মেলায় খাবার স্টলে ক্রেতাদের ভিড়। তিনি বলেন অন্যান্য খাবারের চাহিদা থাকলেও পরিবেশসম্মত দেশীয় খাবারের চাহিদাই বেশি। জান্নাত তেহেরির স্বত্বাধিকারী সাগর মিয়া বলেন দুপুর ও রাতের খাবার হিসেবে মেলার দর্শনার্থীরা তার দোকানে তেহারি খেতে ভিড় করেন। পূর্বাচল রয়েল ফুডের স্বত্বাধিকারী আলহাজ মোতাহার হোসেন নাঈম বলেন দাম তুলনামূলক কম হওয়ায় চিকেন চাপ ও লুচিরুটির চাহিদা বেশি। টেস্টি ট্রিটের বিক্রয়কর্মী শরীফ ভুঁইয়া বলেন আইসক্রিম ও ফাস্টফুড জাতীয় খাবার শিশুদের আকৃষ্ট করছে বেশি। ভোক্তার চাহিদার কথা বিবেচনা করেই মেলায় বিভিন্ন ধরনের খাবার বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন পরিচালিত হোটেল অবকাশের উপব্যবস্থাপক খান মো. ফয়জুল করিম। তিনি বলেন নির্ধারিত খাদ্য তালিকা অনুযায়ী তাদের খাবার বিক্রি করা হচ্ছে। ব্যাংকারস্ ক্যাফে অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের বিক্রয়কর্মী ইমন মিয়া বলেন শহরের তরুণদের পছন্দ ফাস্টফুড। তাই তাদের পছন্দের কথা বিবেচনা করে ফাস্টফুড বিক্রি করা হচ্ছে। বিশেষ ছাড় থাকায় বিক্রি ভালোই হচ্ছে বলে জানান তিনি। এদিকে মেলায় খাবারের মান প্যাকেটজাত খাবার মেয়াদোত্তীর্ণ কি না মূল্য তালিকা প্রদর্শন হচ্ছে কি নাএসব বিষয় তদারকি করছে জাতীয় ভোক্তাঅধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। মেলায় উদ্বোধনের পর এ পর্যন্ত ছয়টি খাবার স্টলকে জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তাঅধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/558.csv b/Bangla_fin_news_articles/558.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..07b6377aff581ce5a1dcbc587251e92c55af0258 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/558.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +558,মেলায় ঘুরে ঘুরে ফার্নিচার দেখছেন দর্শনার্থীরা,2022-01-17,মুন্না রায়হান ও এম এ মোমেন,আগারগাঁওয়ে যখন বাণিজ্য মেলা হতো সেখানকার বড় বড় কোম্পানির ফার্নিচারের প্যাভিলিয়নগুলো ছিল দেখার মতো। বেশির ভাগই ছিল ডুপ্লেক্স। এত সুন্দর গোছানো ছিমছাম যে দর্শনার্থীরা আগ্রহ নিয়ে ঘুরে ঘুরে সব ফার্নিচার দেখত। এবার প্রথম বারের মতো পূর্বাচলের স্থায়ী কমপ্লেক্সে বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হয়েছে। কমপ্লেক্সের মূল ভবনের ভেতরেই ফার্নিচারের স্টল দেওয়া হয়েছে। জায়গা কম থাকায় প্যাভিলিয়ন নয় বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে স্টল। তাও আকারে খুব বড় নয়। ফলে মেলার শুরু থেকেই অনেকটা হতাশ ব্যবসায়ীরা। এজন্য তারা স্টলে কয়েকটি ফার্নিচার রেখে বাকিগুলো ভাচুর্য়ালি প্রদর্শন করছেন। ক্রেতাদর্শনার্থীরাও আগ্রহ নিয়ে তা দেখছেন। গতকাল রবিবার বাণিজ্য মেলায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় পরিবারপরিজন নিয়ে অনেকে ফার্নিচারের স্টলগুলো ঘুরে ঘুরে দেখছেন। কেউবা ফার্নিচারের ক্যাটালগ সংগ্রহ করছেন। কেউ কোনো ফার্নিচার পছন্দ হলে মেলা উপলক্ষ্যে কত ছাড় ডিসকাউন্ট দেওয়া হচ্ছে সে বিষয়ে জিজ্ঞেস করছেন। ছাড়ের বিষয়ে সন্তুষ্ট হলে অর্ডার দিচ্ছেন। পরিবহন খরচ ও ঝামেলা এড়াতে কেউ কেউ তার বাসার আশপাশে শোরুমের ঠিকানা নিয়ে নিচ্ছেন। স্টলের বিক্রয়কর্মীরা জানিয়েছেন মেলায় এখন দর্শনার্থীরা ঘুরে ঘুরে ফার্নিচার দেখছেন কিনছেন কম। তবে শেষের দিকে বিক্রি বাড়বে বলে আশা করছেন। মেলায় ফার্নিচারের স্টলগুলোতে এবার খাট সোফা আলমিরা ড্রেসিং টেবিল ডাইনিং টেবিল ওয়ারড্রব কর্নার শোকেজ রকিং চেয়ার টেবিল ল্যাম্পসহ বিভিন্ন ধরনের ফার্নিচার বিক্রি করা হচ্ছে। এসব ফার্নিচারের মধ্যে খাট ৩০ হাজার থেকে ৩ লাখ টাকা ও সোফাসেট ২০ হাজার থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। স্পেশাল সোফার দাম আরো বেশি। আখতার ফার্নিচারের বিক্রয়কর্মী জামাল উদ্দিন বলেন বাণিজ্য মেলায় সোফা ও খাটের চাহিদা বেশি। হাতিল ফার্নিচারের সহকারী ব্যবস্থাপক জহিরুল ইসলাম বলেন এবার মেলায় ফার্নিচার স্টলের মালিকরা স্পেস কম পেয়েছে। সে কারণে হাতেগোনা কয়েক রকমের ফার্নিচার দিয়ে স্টল সাজানো হয়েছে। তবে এ সমস্যা সমাধানে আমরা ভাচুর্য়ালি ফার্নিচার দেখাচ্ছি। ক্রেতারা অর্ডার করছেন। তাতে সাড়াও পাচ্ছি বেশ। অর্ডার নেওয়া ফার্নিচার শোরুম থেকে সরবরাহ করা হবে বলে জানান তিনি। পারটেক্স ফার্নিচারের বিক্রয়কর্মী এ এফ এম ফয়সাল বলেন মেলায় ফার্নিচারের স্টলগুলোকে ৪০০ বর্গফুট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তাতে সব ধরনের ফার্নিচার ডিসপ্লে করা যাচ্ছে না। কমপক্ষে ৮০০ বর্গফুট জায়গা প্রয়োজন। রিগ্যাল ফার্নিচারের বিক্রয়কর্মী শফিকুল ইসলাম বলেন মেলার প্রথমদিকে ফার্নিচার আইটেম অনেকেই দেখতে আসেন। তবে মেলার শেষের দিকে ফার্নিচার বিক্রি হয় বেশি। সে আশায় আছি। আলীবাবা ডোরের সহকারী ব্যবস্থাপক ফকরুল ইসলাম রাজ বলেন মেলায় আশপাশের স্থানীয় ক্রেতা ও দর্শনার্থীর সংখ্যা বেশি। বেশি দামের ফার্নিচারের চাহিদা এখানে কম। তবে কমদামি ফার্নিচারের চাহিদা বেশি। নাদিয়া ফার্নিচারের বিক্রয়কর্মী দীপু শাহ্ বলেন ফার্নিচারের দোকানগুলোতে দর্শনার্থীর পরিমাণ বেশি। মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান থেকে মেলায় আসা ব্যবসায়ী রাশেদুল ইসলাম বলেন মেলায় বিভিন্ন ডিজাইনের ফার্নিচার প্রদর্শন করা হয়। এখন ঘুরে ঘুরে দেখছি তবে মেলা থেকে ফার্নিচার কেনার ইচ্ছে রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/559.csv b/Bangla_fin_news_articles/559.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8a586bbadfc2a4bb9644c54b6c1cdbf56b5a669d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/559.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +559,অবকাঠামো খাতের কাঁচামালের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে,2022-01-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত কয়েক মাসে অবকাঠামো খাতের মূল কাঁচামালের দাম ২০ শতাংশ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে সরকার গৃহীত অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পগুলো যথাসময়ে সম্পন্ন করতে প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা চেয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই। সম্প্রতি এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি জসিম উদ্দিন প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি চিঠি প্রদান করেন।চিঠিতে বলা হয় সরকারের ব্যবসাবান্ধব নীতি বিদ্যমান থাকায় এবং ব্যবসার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় থাকায় ব্যবসায়ীরা সফলভাবে ব্যবসাবাণিজ্য পরিচালনা করতে পারছে কিন্তু গত পাঁচ থেকে ছয় মাস ধরে বিশেষ করে গত এক মাসে অবকাঠামো খাতের মূল কাঁচামাল যেমন রড সিমেন্ট পাথর বিটুমিন কপার অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদির মূল্য ২০ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে নির্মাণশিল্পের ওপর অকল্পনীয় বিরূপ প্রভাব ফেলছে। বর্তমানে বাংলাদেশে নির্মাণ ব্যয় এমন একটি পর্যায়ে পৗঁছেছে যে ঠিকাদারদের পক্ষে তাদের চলমান এবং আসন্ন প্রকল্পগুলোর কাজ যথাযথ মান বজায় রেখে চুক্তিতে নির্ধারিত মূল্যে সম্পন্ন করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা দীর্ঘায়িত হলে দেশের নির্মাণ খাত অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন হবে এবং বিদেশি ঠিকাদারদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে বেশির ভাগ স্থানীয় নির্মাণ প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো দেউলিয়া হয়ে গেলে তাদের অর্থায়ন করা দেশের ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানও খেলাপি ঋণের কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। চিঠিতে আরও বলা হয় গত তিন মাস ধরে দেশের ইস্পাত ও সিমেন্ট উৎপাদনকারী কোম্পানিসমূহ সিন্ডিকেট করে অযৌক্তিকভাবে রড ও সিমেন্টের মূল্য বাড়িয়ে চলেছে। এই লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধি শুধু নির্মাণ ও আবাসন শিল্পের ওপরই বিরূপ প্রভাব ফেলছে তা নয় বরং সামগ্রিকভাবে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকেও ব্যাপক ভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। তাই দেশের নির্মাণ খাতে চলমান অস্থিরতা নিরসনে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ একান্তভাবে কামনা করেন ব্যবসায়ীরা। দেশের নির্মাণ খাত এবং স্থানীয় নির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বার্থ রক্ষার্থে এফবিসিসিআই কিছু স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি সুপারিশ জানিয়েছেন। এর মধ্যে অনতিবিলম্বে বাইরের যে কোনো দেশ থেকে রড আমদানি করার অনুমতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে দরপত্র জমা দেওয়ার পর আইনগত কোনো পরিবর্তনের কারণে যদি প্রকল্পের ব্যয় বৃদ্ধি পায় তাহলে ঠিকাদারকে অবশ্যই সেই বর্ধিত ব্যয়ের সমমূল্য প্রদান করতে হবে। দীর্ঘমেয়াদি সুপারিশের মধ্যে বলা হয়েছে সরকার কর্তৃক অর্থায়িত প্রকল্পসমূহে বিদেশি দরদাতাদের অংশগ্রহণ জোরালোভাবে নিরুত্সাহিত করতে হবে। সরকার কর্তৃক অর্থায়িত প্রকল্পসমূহে স্থানীয় নির্মাণ প্রতিষ্ঠানসমূহকে সাড়ে ৭ শতাংশ অগ্রাধিকার দিতে হবে। নিয়োগকর্তার অদক্ষতা বা অদূরদর্শিতার কারণে ঘটা বিলম্বের জন্য ঠিকাদারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ প্রদানের বিধান দরপত্রে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। একইভাবে কোনো ঠিকাদার যদি চুক্তিতে উল্লেখিত সময় এবং মান অনুযায়ী প্রকল্পের কাজ শেষ করতে ব্যর্থ হয় তবে সে ঠিকাদারের ওপরও ক্ষতিপূরণ আরোপের বিধান থাকা উচিত। দেশের নির্মাণশিল্পের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কনসালট্যান্সি খাতে সরকারকে বিশেষ মনোযোগ প্রদান করতে হবে। এজন্য সকল কনসালট্যান্সি দরপত্রের শর্ত এমনভাবে আরোপ করতে হবে যাতে বিদেশি কনসালট্যান্সি প্রতিষ্ঠানগুলো দরপত্রে অংশগ্রহণ করার সময় কমপক্ষে একটি স্থানীয় কনসালট্যান্সি কোম্পানিকে তাদের অংশীদার হিসেবে নিতে বাধ্য থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/56.csv b/Bangla_fin_news_articles/56.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..998041496bcdc6cb617812954522c661c5827075 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/56.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +56,আন্তর্জাতিক কার্ডে ভিসা ফি দিতে পারবে এজেন্সিগুলো,2022-07-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভিসা প্রসেসিং এজেন্সিগুলোকে সুবিধা দিয়ে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে আন্তর্জাতিক কার্ডের মাধ্যমে এজেন্সিগুলো ভিসা প্রসেসিং ফি পরিশোধ করতে পারবে। এর আগে শুধু ব্যাংকিং চ্যানেলে এ ফি পরিশোধের সুযোগ ছিল।গতকাল বুধবার জারি করা নির্দেশনায় বলা হয় স্বচ্ছন্দে লেনদেনের সুবিধার্থে ইন্টারন্যাশনাল কার্ড চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক লেনদেন আরও সহজ হবে। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ অপারেশন বিভাগের দেওয়া একটি নির্দিষ্ট ফরমেটে ভিসা প্রসেসিং ফির তথ্য সংরক্ষণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই বিভাগের অপর এক নির্দেশনায় বলা হয় বায়ার্স ক্রেডিটের আওতায় যদি কেউ আমদানি করতে চায় তাহলে বিদেশি গ্রাহককে সে করপোরেট গ্যারান্টি ব্যক্তিগত গ্যারান্টি কিংবা থার্ড পার্টি গ্যারান্টি দিতে পারবে। এর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতির প্রয়োজন হবে না।তবে ব্যাংক গ্যারান্টি দিতে গেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন প্রয়োজন হবে। একই দিনে বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের রেমিট্যান্সের ট্যাক্সসংক্রান্ত আরেকটি নির্দেশনায় বলা হয় রেমিট্যান্সের বিপরীতে গ্রাহকের হিসাব থেকে কেটে রাখা ট্যাক্সের টাকা নির্ধারিত মাসের শেষে পরবর্তী ১০ তারিখের মধ্যে এনবিআর বরাবর দাখিল করতে হবে। এর আগে পরবর্তী মাসের ২৫ তারিখ পর্যন্ত সময় পেত ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/560.csv b/Bangla_fin_news_articles/560.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dcc1fe2c53a0d04904664cfa700224dc43f8f314 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/560.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +560,বিনিয়োগকারীদের বেশি আগ্রহ আজিজ পাইপসে,2022-01-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৮২টির বা ৪৮ দশমিক ১৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে আজিজ পাইপসের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগের কার্যদিবস বৃহস্পতিবার আজিজ পাইপসের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১০০ টাকায়। রবিবার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১১০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ১০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে আজিজ পাইপস ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে। ... দর কমার শীর্ষে বসুন্ধরা পেপার ... দর কমার শীর্ষে বসুন্ধরা পেপার ...দর কমার শীর্ষে বসুন্ধরা পেপার রবিবার ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বিডি অটোকার্সের ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ প্রাইম লাইফ ইনসিওরেন্সের ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ এপেক্স ফুডসের ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ মতিন স্পিনিংয়ের ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ শমরিতা হসপিটালের ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ ফাইন ফুডসের ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ স্কয়ার টেক্সটাইলের ৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ ফুওয়াং ফুডের ৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ এবং ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্সের শেয়ার দর ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/561.csv b/Bangla_fin_news_articles/561.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5072453b03e21ffbf3662fc07219dbfc619a5ec9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/561.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +561,দর কমার শীর্ষে বসুন্ধরা পেপার,2022-01-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৫১টির বা ৩৯ দশমিক ৯৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে বসুন্ধরা পেপারের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগের কার্যদিবস বৃহস্পতিবার বসুন্ধরা পেপারের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৬৭ দশমিক ৭০ টাকায়। রবিবার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৬৪ দশমিক ৩০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৩ দশমিক ৫০ টাকা বা ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে বসুন্ধরা পেপার ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে। ... বাংলাদেশে জ্বালানি মূল্য বৃদ্ধির বিশ বছরের খতিয়ান ... বাংলাদেশে জ্বালানি মূল্য বৃদ্ধির বিশ বছরের খতিয়ান ...বাংলাদেশে জ্বালানি মূল্য বৃদ্ধির বিশ বছরের খতিয়ানরবিবার ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের ৩ দশমিক ৭৯ শতাংশ রবির ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ ইস্টার্ন কেবলসের ৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ রানার অটোমোবাইলসের ৩ দশমিক ৫৫ শতাংশ বিচ হ্যাচরির ৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ লাভেলোর ৩ দশমিক ২৮ শতাংশ প্রাইম ইনসিওরেন্সের ৩ দশমিক ১০ শতাংশ এশিয়া ইনসিওরেন্সের ৩ দশমিক ৩৮ শতাংশ এবং ডেসকোর শেয়ার দর ৩ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/562.csv b/Bangla_fin_news_articles/562.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..85a5f8ab81ce70dc56c7ac07248ed840be745098 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/562.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +562,হায়ার বাংলাদেশ ও বাটারফ্লাই গ্রুপের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষর,2022-01-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,হায়ার বাংলাদেশ লি. এবং বাটারফ্লাই গ্রুপ এর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি হোটেল শেরাটনে এ চুক্তির মাধ্যমে ক্রেতারা এখন হায়ার ব্র্যান্ড এর পণ্য দেশব্যাপী বাটারফ্লাই এর ২৪০ এরও অধিক শোরুম থেকে ক্রয় এবং বিক্রয়োত্তর সেবা গ্রহণের সুবিধা নিতে পাবেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হায়ার বাংলাদেশ লি.এর ডি.এম.ডি মি. ওয়াং সিয়াংজিং সি.এফ.ও মি. আলবার্টসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগন। এছাড়াও বাটারফ্লাই গ্রুপ এর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন সম্মানিত চেয়ারম্যান মিস মাসুমা রশিদ সি.ই.ও এন্ড এম.ডি মি. মুস্তাফিজুর রহমান সাজিদ ডিরেক্টর অপারেশনন্স মি. মাহবুবুর রহমান সজীব সি.এফ.ও মি. শাহজাহান মজুমদার সহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগন। ক্রেতাদের সাধ্যের মধ্যে গ্লোবাল ব্রান্ডের পণ্য বিপণনের লক্ষ্যে হায়ার বাংলাদেশ লি. চীন ও বাংলাদেশের একটি যৌথ উদ্যোগ হিসেবে অক্টোবর ২০২০ থেকে বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে কার্যক্রম শুরু করে। বিশ্বের ১৬০ এর ও অধিক দেশে হায়ার ব্র্যান্ড এর পণ্য ব্যবহৃত হচ্ছে যার মধ্যে ১০৮ টি দেশেই হায়ার সরাসরি নিজ তত্ত্বাবধানে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। এছাড়া হায়ার ক্রমাগত ১৩ বছর ধরে বিশ্বের নম্বার ১ মেজর ইলেকট্রনিক্স এ্যাপ্লায়েন্সেস নির্মাতা ব্র্যান্ড নির্বাতিত হয়। অন্যদিকে বাটারফ্লাই গ্রুপ বাংলাদেশের শীর্ষ স্থানীয় ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে দীর্ঘ ৩৪ বছর ধরে সুনামের সাথে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/563.csv b/Bangla_fin_news_articles/563.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..33e2ff6eb84f54c902971a335759158b909979a5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/563.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +563,জ্বালানি থেকে বাড়তি টাকা তুলে সড়ক সংস্কার করা হবে,2022-01-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের সড়ক পথে মোটরযানে যত জ্বালানি ব্যবহৃত হয় সেসব জ্বালানির মূল্য থেকে সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ তহবিল বাবদ প্রতি লিটার বা ইউনিটে এক টাকা করে আদায় করার প্রস্তাব করেছে সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়। সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ তহবিল বোর্ড বিধিমালার যে খসড়া তৈরি করেছে সেখানে এই প্রস্তাব রয়েছে। খসড়াটি এখন ভেটিংএর জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর কার্যক্রম চলছে। চলতি বছরের শেষ নাগাদ নতুন এই বিধিমালা কার্যকর করতে চায় সরকার। উল্লেখ্য সড়ক মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এই ব্যবস্থা চালু রয়েছে। বাংলাদেশেও এ নিয়ে বিভিন্ন সময়ে আলোচনা হয়েছে। সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবদুল মালেক বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন খসড়া প্রস্তাবটি আলোচনার পর চূড়ান্ত করা হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি সেটি ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এটি অনুমোদিত হলে বাংলাদেশের সড়ক ও মহাসড়ক রক্ষণাবেক্ষণ এই তহবিলের আওতায় আসবে। যে বিধিমালাটি প্রস্তাব করা হয়েছে সেখানে সড়ক রক্ষণাবেক্ষণের খরচ সড়ক ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে আদায় করা করা জরিমানা টোল এবং দপ্তরের সম্পদ ব্যবহারের বিনিময় থেকে সংগ্রহ করার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। ..... ছবি সংগৃহীত ... . বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং পরিবহন বিশেষজ্ঞ মো. শামসুল হক বলছেন উন্নয়নের একটা অংশ হলো সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ। আমাদের দেশে উন্নয়নের অংশ হিসেবে অনেক রাস্তাঘাট তৈরি হচ্ছে হয়েছে। কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে কিছুদিন পরেই সেগুলো নষ্ট হয়ে যায়। ফলে এরকম একটি তহবিল অনেক আগে থেকেই দরকার ছিল। তিনি জানান এর আগেও এই ধরনের তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু কোন মন্ত্রণালয়ের আওতায় বোর্ড থাকবে এ নিয়ে দ্বন্দ্বের কারণে শেষ পর্যন্ত কার্যকর হয়নি। ২০১৩ সালে সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ তহবিল বোর্ড আইন গঠন করা হয়। সেই আইনের আওতায় এখন বিধি তৈরি করা হচ্ছে। সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ তহবিল বিধিমালা ২০২১এর আয়ের উত্স হিসেবে এক নম্বরে রয়েছে মোটরযানে ব্যবহৃত জ্বালানি থেকে আদায় করা অর্থ। যেমন মোটরযানে পেট্রোল অকটেন ডিজেল সিএনজি এলএনজি বা অন্যান্য জ্বালানি ব্যবহার করা হলে সেই প্রতি লিটার বা ঘনমিটারে এক টাকা করে আদায়ের প্রস্তাব করা হয়েছে। কিন্তু এই টাকা কী জ্বালানি তেলের বর্তমান মূলের সঙ্গে যোগ হয়ে বাড়বে নাকি বর্তমান মূল্য থেকেই সমন্বয় করা হবে জ্বালানি থেকে বাড়তি প্রথম পৃষ্ঠার পর তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। ..... ছবি সংগৃহীত ... . অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুল মালেক বলছেন মন্ত্রিসভায় হয়তো এই প্রস্তাবটি গ্রহণ করা হতে পারে আবার নাও করা হতে পারে। যদি গ্রহণ করা হয় তখন ঠিক করা হবে এই টাকাটা কীভাবে কাটা হবে। প্রসঙ্গত ২০২০২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের সড়ক ও মহাসড়ক রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামতের জন্য বরাদ্দ রয়েছে ২ হাজার ৬৮৭ কোটি টাকা। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুসারে দেশটিতে মোট তালিকাভুক্ত মোটরযান রয়েছে ৪৭ লাখ ৮০ হাজার। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী এসব যানে প্রতিদিন ৫২ লাখ লিটারের বেশি জ্বালানি তেল আর ১৩ কোটি ৯০ লাখ ঘনমিটার সিএনজি ব্যবহৃত হয়। লিটার বা ইউনিট প্রতি এক টাকা হিসেবে প্রতিদিন আয় হবে প্রায় সাড়ে ১৪ কোটি টাকা বছরে প্রায় ৫ হাজার ২৬৩ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/564.csv b/Bangla_fin_news_articles/564.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..499237ea9d6c0e18c002e25c6f116c4241de54ec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/564.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +564,টেলিটকসামিট টাওয়ার্সের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর,2022-01-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রাষ্ট্রায়ত্ব মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটকের সঙ্গে টাওয়ার শেয়ারিং নীতিমালার আওতায় চুক্তি সই করেছে সামিট টাওয়ার্স লিমিটেড। বুধবার রাজধানীর গুলশানে টেলিটকের প্রধান কার্যালয়ে সামিট টাওয়ার্স লিমিটেডের প্রধান শেয়ার হোল্ডার সামিট কমিউনিকেশস্ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. ফরিদ খানের উপস্থিতিতে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তি হয়। চুক্তি সই করেন সামিট টাওয়ার্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. আরিফ আল ইসলাম এবং টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাব উদ্দিন। এ সময় দুই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে টেলিটকের পরিচালক মো. সাহাব উদ্দিন জানান দেশজুড়ে পঞ্চম প্রজন্মের নেটওয়ার্ক সেবা বিস্তারের লক্ষ্যে ২৫০০ বেইজ স্টেশন স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। বৃহস্পতিবার ১৩ জানুয়ারি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় সম্প্রতি দেশের প্রথম অপারেটর হিসেবে পঞ্চম প্রজন্মের নেটওয়ার্ক সেবা চালু করেছে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান টেলিটক। দ্রুত বর্ধনশীল গ্রাহকচাপ সামাল দিতে টেলিটক নিয়মিতই সম্প্রসারণ করে চলেছে এর নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা। নিয়মিত সেবাদানের উৎকর্ষের পাশাপাশিই চলছে টেলিটকের এ নেটওয়ার্ক উন্নয়ন কার্যক্রম। দেশের ৬৪টি জেলা ৪০২টি উপজেলাসহ বেশিরভাগ হাইওয়ে কাভারেজের আওতায় এনে এখন চলছে সর্বত্র নিরবিচ্ছিন্ন নেটওয়ার্ক পৌঁছে দেওয়ার কাজ। গত দশ বছরে সামিট কমিউনিকেশস্ লিমিটেডের ফাইবার অপটিক অবকাঠামোর মাধ্যমে নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করছে টেলিটক। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান টেলিটকের জন্য সেবা উন্নয়ন সামিট টাওয়ার্স লিমিটেডের জন্য গর্বের বলে উল্লেখ করেন ফরিদ খান। তিনি আরও বলেন ইতোমধ্যে সামিট টাওয়ার্স লিমিটেড ৫৬টি জেলায় ৭০০ টাওয়ার নির্মাণ করেছে। বাকি জেলাগুলোতেও টাওয়ার সম্প্রসারণের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। ২০১৮ সালে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের কাছ থেকে লাইসেন্স প্রাপ্তির পর মোবাইল অপারেটরদের জন্য দেশজুড়ে টেলিকম টাওয়ার অবকাঠামো উন্নয়ন করছে প্রতিষ্ঠানটি। গত চার দশক ধরে অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে সামিট গ্রুপ। টেলিযোগাযোগ খাতে অপটিক ফাইবার নেটওয়ার্ক উন্নয়ন গেইটওয়ে সেবার পাশাপাশি টাওয়ার ব্যবস্থাপনায় যুক্ত হয়েছে শিল্প গোষ্ঠীটি। সামিট কমিউনিকেশস্ লিমিটেডের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে টেলিকম টাওয়ার ব্যবস্থাপনায় কাজ করছে সামিট টাওয়ার্স লিমিটেড। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/565.csv b/Bangla_fin_news_articles/565.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f55266b981110a9bd73a0d6a33a237de807c3bf1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/565.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +565,এসআইবিএলের বার্ষিক ব্যবসায়িক সম্মেলন অনুষ্ঠিত,2022-01-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের এসআইবিএল দুই দিনব্যাপী বার্ষিক ব্যবসায়িক সম্মেলন২০২২ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঢাকার লা মেরিডিয়েন হোটেলে ১৪১৫ জানুয়ারি এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ড. মো. মাহবুব উল আলম। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মো. সাঈদুর রহমান পরিচালক মো. কামাল হোসেন ডা. মো. জাহাঙ্গীর হোসেন ও মিসেস জেবুন্নেসা আকবর। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম। ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু রেজা মো. ইয়াহিয়া অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. মাহবুব উল আলম উল্লেখ করেন ২৬ বছরে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক তার উদ্ভাবন দক্ষতা জবাবদিহিতা প্রযুক্তি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের ব্যাংকিং অর্থনীতিতে অবদান রেখে আসছে। ইসলামী ব্যাংকিং একটি কল্যাণকর এবং টেকসই ব্যাংকিং ব্যবস্থা উল্লেখ করে তিনি বলেন ধর্ম বর্ণ দল মত নির্বিশেষে মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করার পাশাপাশি বিভিন্ন অর্থনৈতিক ঘাতপ্রতিঘাতে এটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। সভাপতির বক্তব্যে জাফর আলম উল্লেখ করেন যে ২০২১ সালে নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও ব্যবস্থাপনায় পেশাদারিত্ব মেধা ও দক্ষতার প্রয়োগে বছরের শেষ প্রান্তে আমরা সকল সমস্যা সফলতার সঙ্গে মোকাবিলা করেছি এবং ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে সক্ষম হয়েছি। তিনি বলেন ২০২২ সালের ব্যাংকের মুনাফা ও ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি অর্জনে যথাযথ ও সময়োপযোগী ব্যবসায়িক কৌশল গ্রহণ করা হয়েছে এবং সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসায়িক সফলতার ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে এবং নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে। ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকবৃন্দ উপব্যবস্থাপনা পরিচালকবৃন্দ বিভাগীয় প্রধানগণ ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ এবং দেশব্যাপী বিস্তৃত ১৭২টি শাখার ব্যবস্থাপকগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং তাদের মূল্যবান মতামত তুলে ধরেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/566.csv b/Bangla_fin_news_articles/566.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..57c6295dcdfdea0f4cbc5e5c817f0e0c2d8df7e0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/566.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +566,ওমিক্রন শঙ্কায় অর্থনীতিতে ফের অনিশ্চয়তা,2022-01-15,এম এ মাসুম,মহামারি থেকে শিগ্গিরই মুক্তি মিলবে এমনটাই আশা করছিল বিশ্ববাসী। কিন্তু ২০২১ সালের নভেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকায় করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন আবিষ্কার হওয়া সে আশায় গুড়েবালি দেখা দেয়। বিশ্বের বহু দেশে তীব্র গতিবেগে ছড়িয়ে পড়তে থাকে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট। ডেলটার চেয়ে এর সংক্রমণ সক্ষমতা অনেক বেশি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওমিক্রনকে ভ্যারিয়েন্ট অব কনসার্ন বা উদ্বেগজনক ধরন হিসেবে ঘোষণা করেছে। মহামারি বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে জোরেসোরে আলোচনা হচ্ছে। চীনসহ বিশ্বের বড় অর্থনীতির পুনরুদ্ধারের গতিপথইবা কেমন হবে এবং বিশ্বব্যাপী মুদ্রার ক্রয়ক্ষমতা কি আরো নিম্নমুখী হবে মূল্যস্ফীতি কি আকাশ ছুঁবে আপাতত এসব প্রশ্ন নিয়েই ঘুরপাক খাচ্ছে বিশ্ব অর্থনীতি। সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো গত দুই বছর মহামারির দাপট ম্রিয়মাণ থাকার পর ২০২২ সালে বিশ্ব অর্থনীতি মাথা তুলে দাঁড়াবে কি না। সম্প্রতি প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্ট প্রতিবেদন বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি কমিয়ে পূর্বাভাস দিয়েছে সংস্থাটি। বিশ্বব্যাংক উল্লেখ করেছে করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ঋণ ও আয়ের বৈষম্য বেড়ে যাওয়ায় উদীয়মান ও উন্নয়নশীল বিশ্বে পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হতে পারে। এর ফলে অর্থনীতির অনিশ্চয়তা আরো তীব্র হয়েছে। করোনা মহামারির দুই বছর ধরে বিশ্ব অর্থনীতি বিপর্যস্ত রয়েছে। অর্থনীতির প্রতিটি খাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এরই মধ্যে গত জুলাই থেকে টিকাদান কর্মসূচি জোরদার এবং স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে অনুসরণ করায় করোনার প্রকোপ কমেছিল। এতে বিশ্ব অর্থনীতি দ্রুত ঘুরে দাঁড়ানোর আশা করা হচ্ছিল। অর্থনীতিবিদরাও প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধির বার্তা দিচ্ছিলেন। এমন সময়ে নতুন করে ছড়িয়ে পড়া করোনার ধরন ওমিক্রন বিশ্ব জুড়ে উদ্বেগআশঙ্কা বাড়াচ্ছে। নতুন এই ধরনের ভয়াবহতা ও প্রভাব সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত হতে পারেননি বিজ্ঞানীরা। তারপরও মহামারিতে বিপর্যস্ত অর্থনীতির নতুন শঙ্কা হিসেবে দেখা দিয়েছে ওমিক্রন। অক্সফোর্ড ইকোনমিকসের প্রধান অর্থনীতিবিদ গ্রেগরি ডাকো বলেছেন ওমিক্রনের প্রভাব যদি তুলনামূলকভাবে কম হয় এবং এর বিরুদ্ধে টিকা কার্যকর হয়তারপরও অর্থনীতিতে এর প্রভাব মধ্যম মানের হবে অর্থাৎ ২০২২ সালে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি দশমিক ২৫ বাড়তে পারে। তবে যদি ওমিক্রন খুবই বিপজ্জনক হয় এবং বিশ্বব্যাপী লকডাউন দীর্ঘমেয়াদি দেওয়া হয় তাহলে প্রবৃদ্ধি ২ দশমিক ৩ ভাগ হ্রাস পেতে পারে। গোল্ডম্যান স্যাক্সের বিশেষজ্ঞদের মতে আগামী বছরে বিশ্ব অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা ছিল। চাহিদাও বেড়েছে। বর্তমানে নীতিনির্ধারকরা মূল্যবৃদ্ধিতে রাশ টানার চেষ্টা করছেন। তবে ওমিক্রনের প্রকোপ বাড়লে সেই সুযোগ মিলবে কি না সন্দেহ রয়েছে। বাংলাদেশেও নতুন করে করোনা বিস্তার লাভ করার আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষ করে ভারত এবং পাশের পশ্চিমবঙ্গে ওমিক্রন ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ায় এই আশঙ্কা বেড়ে গেছে। আতঙ্ক ছড়িয়েছে বাংলাদেশেও। আবার কি বন্ধ হয়ে যাবে সবকিছু আমদানিরপ্তানিতে যে গতি ফিরে এসেছিল তা কি থমকে দাঁড়াবে। বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর দীর্ঘদিন লকডাউন কার্যকর থাকায় তার একটা বড় প্রভাব পড়েছে অর্থনীতিতে। বিশেষ করে তৈরি পোশাক রপ্তানি খাতে বড় ধাক্কা খেয়েছিল। ব্যবসায়ীরা বলছেন যদি ইউরোপ ও আমেরিকার দেশগুলোতে করোনা অধিক হারে বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করে তাহলে অবশ্যই এর প্রভাব বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিখাতের ওপর পড়বে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে সঠিক প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের লাগাম টেনে ধরতে হবে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/567.csv b/Bangla_fin_news_articles/567.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9f49dcd269c8b470b803224e919d93f80639f670 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/567.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +567,যে কারণে ওঠানামা করে তেলের দাম,2022-01-15,শফিকুর রহমান রয়েল,প্রচেষ্টার তো আর কমতি নেই। যে যার মতো করে যথাসাধ্য পরিশ্রম করে যাচ্ছে। সবুজ জ্বালানির উৎস খুঁজতে গিয়ে সবাই ব্যস্ত। লক্ষ্য একটাইজীবাশ্ম জ্বালানির ওপর অতিনির্ভরতা কমিয়ে আনা। প্রচলিত জ্বালানি তেল ফুরিয়ে গেলে কী হবে ভবিষ্যতের এই অজানা আশঙ্কা থেকেই এর বিকল্প অনুসন্ধান করা হচ্ছে হন্যে হয়ে। প্রথম বাণিজ্যিক তেলকূপ খনন করা হয়েছিল আজারবাইজানের অ্যাশেরন উপদ্বীপে এবং সেটি ১৮৬৭ সালে। এর ১২ বছর পর অর্থাৎ ১৮৫৯ সালে পেনিসিলভেনিয়ার টাইটাসভিলএ উদ্দেশ্যমূলভাবে তেলকূপ খননের মাধ্যমে সূচিত হয়েছিল মার্কিন তেলশিল্প। ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্রে খননকাজ শুরু হলেও লক্ষ্যবস্ত্ত ছিল লবণজল। সব বিবেচনাতেই তেল আবিষ্কারের ঘটনাটা ছিল নিছক আকস্মিক। গোড়ায় কেরোসিন ও প্রদীপের তেলের চাহিদা ছিল সবচেয়ে বেশি। ব্যাপক উৎপাদনক্ষম সর্বপ্রথম বাণিজ্যিক কূপটি খনন করা হয়েছিল ১৯০১ সালে দক্ষিণপূর্বাঞ্চলীয় টেক্সাসের স্পিন্ডেলটপ নামক স্থানে। সেখানে প্রতিদিন উৎপাদিত হতো ১ লাখ ব্যারেলেরও বেশি তেল। এর সমপরিমাণ তেল উৎপাদন করতে পারত না যুক্তরাষ্ট্রের বাকি সব কূপ মিলেও। অনেকেই যুক্তি দেখান যে ১৯০১ সালের ঐ দিনটিতেই আধুনিক তেলের যুগ সূচিত হয়েছিল যেদিন বিশ্বের প্রধান জ্বালানি উৎস হিসেবে কয়লার স্থানটি দখল করে নিয়েছিল তেল। জ্বালানিতে তেলের ব্যবহার অব্যাহত থাকাতেই বিশ্ব জুড়ে আজ এ পণ্যটির এত বিশাল চাহিদা। অর্থনীতি সম্পর্কে ন্যূনতম খোঁজখবর রাখা যে কারো মনেই প্রশ্ন জাগতে পারে তাহলে বিপুল চাহিদার এই তরল বস্তুটির মূল্য নির্ধারিত হয় কীভাবে উচ্চ চাহিদার বৈশ্বিক পণ্য বনে যাওয়ার কারণেই এর দামের ওঠানামায় পৃথিবীর অর্থনীতিতে বিশাল প্রভাব পড়ে যেটি কি না নিঃসন্দেহে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তেলের মূল্যে প্রভাব ফেলা দুটি প্রধান নিয়ামক হচ্ছে সরবরাহ ও চাহিদা এবং বাজার আচরণ। চাহিদা ও সরবরাহের ধারণাটি একেবারে সোজাসাপ্টা। যখন চাহিদা বাড়ে কিংবা সরবরাহ কমে যায় তখন মূল্য বেড়ে যায়। অন্যদিকে চাহিদা কমে গেলে অথবা সরবরাহ বেড়ে গেলে দাম পড়ে যায়। এটি জলবৎ তরলং। কিন্তু নয় তেলের প্রশ্নে অর্থনীতির এ মৌলিক নিয়ম হোঁচট খায়। জোগান ও সরবরাহের ভিত্তিতে এখানে দামের অঙ্ক মেলানো দুষ্কর। আন্তর্জাতিক তেলের বাজারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবারই এ বিষয়টি জানা যে নির্দিষ্ট এ পণ্যটির প্রকৃতপক্ষে মূল্য নির্ধারিত হয় ফিউচার্স মার্কেটে। সহজভাবে বুঝতে চাইলে এটি বস্তুত একটি নিলাম বাজার। যেখানে অংশগ্রহণকারীরা পণ্য কেনাবেচা করে। ভবিষ্যৎ চুক্তিও এখানে সম্পন্ন হয়। আর ফিউচার্স কন্ট্রাক্ট হচ্ছে একটি বাধ্যতামূলক চুক্তি যেটি একজনকে ভবিষ্যতে পূর্বনির্ধারিত দিনে এবং পূর্বনির্ধারিত মূল্যে ব্যারেলপ্রতি তেল কেনার ক্ষমতা প্রদান করে। এখানে ক্রেতা ও বিক্রেতাকে সুনির্দিষ্ট তারিখে অবশ্যই চুক্তির শর্তাদি মানতে হবে। ফিউচার্স ব্যবসায়ী আবার দুই প্রকারহেজার ও স্পেকুলেটর। স্পেকুলেটর বা অনুমানকারীরা ঝুঁকি গ্রহণ করে। ফিউচার্স মার্কেটে মূল্যের পরিবর্তন থেকে তারা লাভ করতে চায়। হেজার ফিউচার্স মার্কেটকে ব্যবহার করে মূল্য পরিবর্তনের বিপক্ষে নিজেকে সুরক্ষিত রেখে ঝুঁকি এড়ানোর কাজে। স্পেকুলেটরের কাজ হচ্ছে শুধু মূল্যের গতি অনুমান করা। কার্যত তার পণ্যটি কেনার কোনো ইচ্ছে থাকে না। শিকাগো মার্কেন্টাইল এক্সচেঞ্জের তথ্যানুসারে ভবিষ্যৎ বাণিজ্যেও বেশির ভাগ সম্পন্ন হয় স্পেকুলেটরদের দ্বারা। যে কারণে আন্তর্জাতিক তেলের বাজারে ভবিষ্যৎ চুক্তির ক্রেতাদের দখল ৩ শতাংশের কম। তেলের বাজার নির্ধারণের আরেকটি বড় নিয়ামক হচ্ছে আশঙ্কা। ভবিষ্যতের একটা পর্যায়ে তেলের চাহিদা নাটকীয়ভাবে বেড়ে যাবে এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে তেলের বর্তমান বাজার দরও ওপর দিকে উঠতে থাকে দুরন্ত গতিতে। আর এ সুযোগেই ব্যবসার ধান্ধা খুঁজে নেয় হেজার ও স্পেকুলেটররা। বিপরীত চিত্রটাও দেখা যায় নিকট ভবিষ্যতেই তেলের চাহিদা অনেক কমে যাবে এমন খবরে তেলের বর্তমান বাজার দর পড়তে থাকে লাফিয়ে লাফিয়ে। উভয় পরিস্থিতিতেই ফিউচার্স কন্ট্রাক্টের হিড়িক পড়ে। তার মানে দামের ওঠানামা বাজার মনস্তত্ত্বের পরও বিশেষভাবে নির্ভর করে। আরো বহুবিধ কারণ উল্লেখ করা যায়। ২০২০ সালের বসন্তে অর্থনৈতিক মন্দার কারণে তেলের দাম পড়ে যাওয়াকে ওপেক এবং তার মিত্ররা বাজার স্থিতিশীল রাখতে ঐতিহাসিক উৎপাদন কর্তনে রাজি হওয়া সত্ত্বেও দাম নেমে গিয়েছিল ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে। এর প্রধান কারণ হচ্ছেচুক্তিতে সবাই স্বাক্ষর করলেও দেখা যায় কেউ কেউ একটু বেশি লাভের আশায় লুকিয়েও অনেক দেশ তেল বিক্রি করে দেয়। তেলের সঙ্গে শোধনাগারের বিষয়টিও বিশেষভাবে জড়িত। অপরিশোধিত তেল দিয়ে তো আর কাজ চালানো যায় না। শোধনাগারের সংখ্যার সঙ্গে তেলের দামের রয়েছে গভীর সম্পর্ক। একটি উদাহরণ দিলেও বিষয়টি আরো স্পষ্ট হয়ে যাবে। যেমন যুক্তরাষ্ট্র আগে প্রতি এক দশকে একটি শোধনাগার নির্মাণ করত। কিন্তু ১৯৭০এর দশক থেকে এই গতিতে ভাটা পড়ে। তাছাড়া পণ্যের মূল্য চক্রও তেলের মূল্যে যথেষ্ট প্রভাব ফেলে। ইনভেস্টোপিডিয়া অনুসারে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/568.csv b/Bangla_fin_news_articles/568.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a85404e7b90bb53ca8bd1cedb88dfe79a6649986 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/568.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +568,ব্র্যাক ব্যাংকের জুনিয়র গ্রেড কর্মকর্তাদের বেতন ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি,2022-01-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এসপিও এবং এর নিচের গ্রেডের কর্মকর্তাদের বেতন ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। নতুন এই বেতন কাঠামো চলতি বছরের ১ জানুয়ারি কার্যকর হয়েছে। ৭ হাজার ৫০০ জন ফুলটাইম কর্মকর্তা নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের অন্যতম কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী প্রতিষ্ঠান। এই নতুন বেতন কাঠামো ব্যাংকের কর্মকর্তাদের উৎসাহিত করবে এবং নতুন কর্মকর্তা আকর্ষণে সাহায্য করবে। আগামী কয়েক বছর বড় ধরনের প্রবৃদ্ধি অর্জনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। সারাদেশে ব্যবসায়িক বিস্তৃতি বাড়ানোর লক্ষ্যে ২০২২ সালেই ১ হাজার ৮০০ জন নতুন কর্মকর্তা নিয়োগের পরিকল্পনা আছে। এছাড়া আউটসোর্সড কর্মকর্তাদের ফুলটাইম কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। কর্মদক্ষতা ও অবদানের ভিত্তিতে ইতোমধ্যেই ১০০ জন আউটসোর্সড কর্মকর্তাকে ফুলটাইম কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। এ বছর আরও আউটসোর্সড কর্মকর্তাকে স্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হবে। কর্মকর্তাদের এ সুযোগসুবিধা প্রদান সম্পর্কে ব্র্যাক ব্যাংক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম আর. এফ. হোসেন বলেন গত কয়েক বছরে ব্র্যাক ব্যাংক লক্ষণীয় প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। বর্তমানে লোকাল ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক আর্থিক মানদণ্ডে ব্র্যাক ব্যাংক অগ্রগামী অবস্থানে আছে। আমাদের প্রতিভাধর ও নিবেদিত কর্মকর্তাদের অবদানের কারণেই এই সাফল্য অর্জন সম্ভব হয়েছে। কর্মকর্তারাই আমাদের সাফল্যেই পেছনের মূল চালিকাশক্তি। একটি মূল্যবোধ ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক কর্মকর্তাদের জন্য সুযোগসুবিধা প্রদান ও কল্যাণধর্মী উদ্যোগ গ্রহণে অগ্রাধিকার দেয়। চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশের তরুণ সম্প্রদায়ের নিকট প্রথম পছন্দ হওয়ার কৌশলগত পদক্ষেপ হিসেবে এ নতুন বেতন কাঠামো চালু করা হয়েছে। এছাড়া নানা সুযোগসুবিধা প্রদানের অংশ হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক কর্মকর্তাদের জন্য লাইফ ও মেডিক্যাল ইনস্যুরেন্স ভর্তুকিসহ স্টাফ লোন ডেকেয়ার মেডিক্যাল সেন্টার অফিসে আসাযাওয়ার জন্য পরিবহন সুবিধা খেলাধুলা ব্যায়ামাগার ও ক্যান্টিন সুবিধা দিয়ে থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/569.csv b/Bangla_fin_news_articles/569.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8045741fd7e2e330723e1d3c16ebf14b5cdfd5b6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/569.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +569,শেয়ারবাজারে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2022-01-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগের কর্মদিবস গত বুধবার বড় দরপতনের পর গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের কিছুটা উত্থান হয়েছে। তবে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। একই সঙ্গে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের দাম কমেছে। এর মধ্যেই পাঁচ কোম্পানির শেয়ার দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করেছে। বৃহস্পতিবার ১৪ জানুয়ারি দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২১ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ১৭ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৬১৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫০১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ... বঙ্গবন্ধু সেতুতে দুর্ঘটনা মহাসড়কে ১৩ কিলোমিটার যানজট ... বঙ্গবন্ধু সেতুতে দুর্ঘটনা মহাসড়কে ১৩ কিলোমিটার যানজট ...বঙ্গবন্ধু সেতুতে দুর্ঘটনা মহাসড়কে ১৩ কিলোমিটার যানজট গতকাল বৃহস্পতিবার ১৪ জানুয়ারি ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৪২ কোটি ৮২ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ৬৬৪ কোটি ১৭ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ৪২১ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১৫৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ১৬৭টির। আর ৫৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমলেও পাঁচটি কোম্পানির শেয়ার দিনের দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। এ পাঁচ কোম্পানির মধ্যে রয়েছেরংপুর ফাউন্ড্রি ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স অ্যাপেক্স ফুডস পেনিনসুলা চিটাগাং এবং বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন। এ প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার দিনের সর্বোচ্চ দামে লেনদেন হলেও এক পর্যায়ে বিক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। অর্থাত্ যাদের কাছে কোম্পানিগুলোর শেয়ার আছে তারা বিক্রি করতে চাচ্ছিলেন না। ... কালো শুক্রবার ... কালো শুক্রবার ...কালো শুক্রবার অন্যদিকে ডিএসইতে টাকার অংকে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ার। কোম্পানিটির ৮০ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা পাওয়ার গ্রিডের ৬০ কোটি ৯৬ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৫৪ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেপ্যারামাউন্ট টেক্সটাইল আরএকে সিরামিক ফরচুন সুজ তিতাস গ্যাস বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স এবং লাভেলো আইসক্রিম। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই গতকাল সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৪৮ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ২৯ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৯৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৩১টির এবং ৪৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/57.csv b/Bangla_fin_news_articles/57.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d45ca9d962ba118415fbbffab8462281bed2e331 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/57.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +57,ধীরে এগোচ্ছে রপ্তানি বহুমুখীকরণ প্রকল্প,2022-07-14,আলাউদ্দিন চৌধুরী,ধীরে এগোচ্ছে রপ্তানি বহুমুখীকরণ প্রকল্প। যে কোন প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে দক্ষতার বিকল্প নেই। উৎপাদন বিপণনকারী মধ্যস্থতাকারীসহ সর্বস্তরের জনশক্তির দক্ষতা উন্নয়নে প্রয়োজন আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণ। দক্ষ জনবল তৈরি করবে উন্নত মানের নতুন নতুন পণ্যসামগ্রী। আরেকদল দক্ষ কর্মী এসব পণ্য বাজারজাত করবে দেশে ও বিদেশে। এভাবে দেশের পণ্য ও বাজার উভয় বহুমুখীকরণ করা সম্ভব হয়। এসব বিবেচনায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক এক্সপোর্ট ডাইভারসিফিকেশন অ্যান্ড কম্পিটিটিভসেন ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট ইআইএফ টায়ার২ শীর্ষক প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়। প্রকল্পটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেল কর্তৃক বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। কিন্তু প্রায় চার বছর পেরিয়ে গেলেও প্রকল্পটির মাত্র সাড়ে ১১ শতাংশ অগ্রগতি হয়েছে। প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য হলো রপ্তানি বহুমুখীকরণে অবদান রাখা এবং নির্বাচিত খাতসমূহ যেমন তৈরি পোশাক খাত প্রক্রিয়াজাত খাদ্য খাত ও ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টরে এপিআই খাত রপ্তানি সক্ষমতা বৃদ্ধি করা ও আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে আনা। প্রকল্পটি ২০১৮ সালের আগস্ট হতে ২০২১ সালের জুলাই মেয়াদে বাস্তবায়নের লক্ষ্য ছিল। পরবর্তী সময়ে মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২২ সালের জুলাই পর্যন্ত বাড়ানো হয়। ৯৯ কোটি ৫৪ লাখ টাকার প্রকল্পটি ২০২২ সালের এপ্রিল পর্যন্ত মাত্র সাড়ে ১১ শতাংশ বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়েছে। কারিগরি কার্যক্রমের ১৭টি মধ্যে ১১টির কার্যক্রম শুরুই হয়নি। প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান জনবলের অভাব ঘন ঘন প্রকল্প পরিচালক বদলি যথাযথ মনিটরিংয়ের অভাব রয়েছে। তাছাড়া কোভিড১৯ প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ায় প্রকল্পটির কার্যক্রম আরো পিছিয়ে যায়। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ আইএমইডি সম্প্রতি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রকল্পটির নিবিড় পরিবীক্ষণ সমীক্ষা প্রতিবেদন তৈরি করেছে। এতে কিছু সুপারিশও করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে প্রকল্পটি প্রণয়নের সময় প্রকল্পের কর্মপরিধি ও ডিজাইন প্রণয়নে স্টেকহোল্ডারদের মতামত গ্রহণ ও বিশ্লেষণ যথাযথভাবে করা হয়নি। তাছাড়া প্রকল্পটি গ্রহণের পূর্বে কোন বেজলাইন স্টাডি বা নীড এসেসমেন্ট করা হয়নি। তাছাড়া দেশের রপ্তানি বহুমুখীকরণের জন্য এই প্রকল্পের কার্যক্রমের যে পরিধি গ্রহণ করা হয়েছে তা পর্যাপ্ত নয়। মূলত তৈরি পোশাক খাত এপিআই খাতে স্থানীয় প্রশিক্ষণ বৈদেশিক প্রশিক্ষণ ও বিভিন্ন ওয়ার্কশপ সেমিনারের আয়োজনে সীমাবদ্ধ রয়েছে। অথচ দেশে পাটজাত পণ্য মৎস্য সুতা চামড়াজাত পণ্য ইত্যাদির মতো সম্ভাবনাময় খাত বাদ পড়েছে। প্রয়োজনীয় কর্মপরিধি প্রণয়নের মাধ্যমে এ সকল খাত অন্তর্ভুক্ত করা হলে এ সকল খাতে আরো দক্ষ জনবলের বিকাশ ঘটত এবং এসব খাতে রপ্তানি বহুমুখীকরণের অধিকতর সুযোগ তৈরি হতো। বিশ্লেষণে বলা হয়েছে দেশের যুবশক্তির একটা বিশাল অংশ প্রতি বছর কর্মক্ষমতা অর্জন করছে। তাদের প্রায় অর্ধেক দেশের শ্রমবাজারে প্রবেশ করছে। দেশের সার্বিক রপ্তানি উন্নয়ন এবং ভবিষ্যতে অনভিপ্রেত কোন নেতিবাচক অবস্থা মোকাবিলার স্বার্থে রপ্তানি পণ্য বাজার বহুমুখীকরণ নীতি সর্বাধিক গুরুত্বের দাবি রাখে। দেশে তৈরি পোশাক কারখানায় প্রায় ৮০ শতাংশ নারী কাজ করছে। তবে তৈরি পোশাক খাতে উৎপাদন বৃদ্ধি সত্ত্বেও কর্মসংস্থান কিছুটা থমকে আছে। টেক্সটাইল ও পোশাক খাতে ২০০৩২০১০ সালে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পেয়েছে বার্ষিক ১২ শতাংশ হারে। কিন্তু ২০১০২০১৫ সময়ে বৃদ্ধি পেয়েছে বার্ষিক মাত্র ১ শতাংশ হারে। বাংলাদেশের রপ্তানি ঝুড়িকে বৈচিত্র্যময় করতে পারলে তৈরি পোশাক খাত ছাড়াও অন্য খাতগুলো অবদান রাখতে পারত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/570.csv b/Bangla_fin_news_articles/570.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..91e7caa8c4cdf15b1b049be3cb678ea7db589e20 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/570.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +570,গ্যাসসংকটে ঠিক রাখা যাচ্ছে না পণ্যের মান বিটিএমএ সভাপতি,2022-01-14,জামাল উদ্দীন,শিল্পকারখানায় গ্যাসের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন বিটিএমএ। সংগঠনের সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন ইত্তেফাককে বলেন গ্যাসসংকট এখন তীব্রতর হয়েছে। এতে উৎপাদিত পণ্যের গুণগত মান ঠিক রাখা যাচ্ছে না। অথচ কয়েক দফা গ্যাসের দামও বাড়িয়েছে সরকার। বাড়তি দাম দিয়েও প্রয়োজনীয় সরবরাহ পাওয়া যাচ্ছে না। অভ্যন্তরীণভাবে গ্যাসের সংকট আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে তুলার সরবরাহজনিত সংকটে বস্ত্র খাতে এক কঠিন অবস্থা। আন্তর্জাতিক বাজারে তুলার প্রাপ্যতা নিয়েও শঙ্কা রয়েছে। এমনকি এলসি খোলার পরও মাসের পর মাস চলে যাচ্ছে অথচ তুলা আসছে না। তুলার প্রাপ্যতা কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ উৎপাদন কম দেখানো কন্টেইনারসংকট জাহাজসংকট এবং সংকটের কারণে জাহাজের ভাড়া কয়েক গুণ বৃদ্ধি। ফলে আমদানিমূল্য বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি সরবরাহ ব্যবস্থাও ভেঙে পড়েছে। এ অবস্থা থেকে নিরসনে সরকারের কাছ থেকে কার্যকর কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন তিনি। বিটিএমএ সভাপতি বলেন গত দুই বছর ধরে কোভিডের কারণে আমরা সীমাহীন সংকটে ছিলাম। এখন করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের কারণে নতুন করে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় সুতার মূল্য বৃদ্ধি ছাড়া গত্যন্তর নেই। সবচেয়ে বড় কথা তুলা সময়মতো আসছে না। সমুদ্রগামী জাহাজ বাংলাদেশি পণ্য আনানেওয়ায় খুব কমই আগ্রহ দেখাচ্ছে। কারণ ফিডার ভেসেলের সংখ্যা কম হওয়ায় পণ্য খালাসে বেশি সময় লাগছে। যদিও বেশি সময়ের জন্য দেওয়া চার্জও আমদানিকৃত পণ্যের সঙ্গে যোগ হয়ে যাচ্ছে। ফলে বাজারে উত্পাদিত পণ্যমূল্য বেড়ে যাচ্ছে। ভারতীয় তুলা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ২০ সেন্ট অতিরিক্ত চার্জ করছে। সে দেশে তুলার উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কায় অপরাপর দেশ থেকেও তুলা আমদানি করতে হচ্ছে বাংলাদেশকে। সেখানেও বেশি মূল্য দিতে হচ্ছে। ফলে সুতার উৎপাদন খরচও বেড়ে যাচ্ছে। পরিবহনজনিত জটিলতা দূর করতে না পারলে মার্চের দিকে তুলার সংকট তীব্র হতে পারে। সংকট মোকাবিলায় কৃত্রিম তন্তু আমদানি প্রক্রিয়া সহজীকরণেরও দাবি জানান তিনি। মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন রিসাইকেল ফেব্রিক আমদানির সুযোগ দিলেও পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক থাকবে। কারণ বিশ্বজুড়ে এখন কৃত্রিম তন্তুর ব্যবহার বাড়ছে। সুতার মূল্য বৃদ্ধির কারণ হিসাবে যে কয়েকটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ বলে বিটিএমএ মনে করছে তারমধ্যে রয়েছে জাহাজ ভাড়া তথা পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি কনটেইনারের ভাড়া বৃদ্ধি কিছু শিপিং লাইনের বাংলাদেশে পণ্য পরিবহনে অনাগ্রহ সবগুলো কারখানা এখন চালু থাকায় ডিমান্ড প্যানিক কনটেইনার খালাসে ১৫ দিন লাগা বন্দরে আসতে ছয় থেকে আট মাস লাগায় ব্যাংক সুদসহ অন্যান্য খরচ বৃদ্ধি। এ অস্থায় বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানো চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণে নীতিসহায়তা ঘোষণা ডেনিমকে বিশেষ খাত বিবেচনায় ইনসেনটিভ প্রদান আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন বিটিএমএ সভাপতি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/571.csv b/Bangla_fin_news_articles/571.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bc47fd47ef20fa37cbeed70bf21b8b4670dd97c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/571.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +571,দাম বৃদ্ধির শীর্ষে যেসব কোম্পানির শেয়ার,2022-01-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৫৬টির বা ৪১ দশমিক ২৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে রংপুর ফাউন্ড্রির শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগের কার্যদিবস বুধবার রংপুর ফাউন্ড্রির শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৮৮ দশমিক ৩০ টাকা। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ২০৭ দশমিক ১০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৮ দশমিক ৮০ টাকা বা ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে রংপুর ফাউন্ড্রি ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে। ... দর হারানোর শীর্ষে যেসব কোম্পানির শেয়ার ... দর হারানোর শীর্ষে যেসব কোম্পানির শেয়ার ...দর হারানোর শীর্ষে যেসব কোম্পানির শেয়ার বৃহস্পতিবার ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় ওঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্সের ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ এপেক্স ফুডসের ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ পেনিনসুলার ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ জেমিনি সী ফুডের ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ প্রাণের ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ এপেক্স ফুটওয়্যারের ৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ ওয়াটা কেমিক্যালের ৭ দশমিক ৯১ শতাংশ এবং পাওয়ার গ্রিডের শেয়ার দর ৬ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/572.csv b/Bangla_fin_news_articles/572.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d8d5c0715c02fa3eb23e2072a7095bf41b3820a8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/572.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +572,দর হারানোর শীর্ষে যেসব কোম্পানির শেয়ার,2022-01-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৬৭টির বা ৪৪ দশমিক ১৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগের কার্যদিবস বুধবার সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৮ টাকায়। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১৭ দশমিক ১০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর শূন্য দশমিক ৯০ টাকা বা ৫ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে। ... যে কারণে ৫ শতাধিক গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন ... যে কারণে ৫ শতাধিক গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন ...যে কারণে ৫ শতাধিক গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন বৃহস্পতিবার ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় ওঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বিআইএফসির ৪ দশমিক ৫৪ শতাংশ মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজের ৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ফাইন্যান্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ানের ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ শ্যামপুর সুগারের ৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ডের ৩ দশমিক ৪০ শতাংশ আইসিবি এএমসিএল দ্বিতীয় মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ মুন্নু এগ্রোর ৩ দশমিক ১২ শতাংশ এটিসিএলএলজিএফের ২ দশমিক ৯৭ শতাংশ এবং পিপলস ইনসিওরেন্সের শেয়ার দর ২ দশমিক ৯৫ শতাংশ কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/573.csv b/Bangla_fin_news_articles/573.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..772ae8da807ab9b2a4f8c559dc1f475d7d909069 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/573.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +573,অনুমতি ছাড়া ব্যাংক গ্রাহকের তথ্য প্রকাশে তিন বছরের জেল,2022-01-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকার বহি সাক্ষ্য আইন২০২১ পরিপালনে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন আইনে রয়েছে অনুমতি ছাড়া ব্যাংকের কর্মকর্তা বা কর্মচারী কোনো গ্রাহকের তথ্য প্রকাশ করলে তার সর্বোচ্চ তিন বছরের জেল হবে। মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগবিআরপিডি। নির্দেশনায় বলা হয়েছে ব্যাংকার্স বুকস অ্যাভিডেন্স অ্যাক্ট১৮৯১ রহিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে ২৭ নভেম্বর জাতীয় সংসদে পাশ হওয়া ব্যাংকার বহি সাক্ষ্য আইন২০২১ গত বছরের ৭ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর করা হয়। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা নিতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হলো। আইনে বলা হয়েছে কারণ ছাড়া ব্যাংকের কর্মকর্তা বা কর্মচারী কোনো গ্রাহকের তথ্য প্রকাশ করলে তার সর্বোচ্চ তিন বছরের জেল ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা হবে অথবা উভয় দণ্ড হবে। এ আইনের অধীন অপরাধ অআমলযোগ্য জামিনযোগ্য ও আদালতের সম্মতিতে আপসযোগ্য। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/574.csv b/Bangla_fin_news_articles/574.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..38b8e8d5668dc8d24d393690fe03f9a41d49fb5e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/574.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +574,অর্থনীতির প্রধান ঝুঁকি জীবিকা ও কর্মসংস্থানে,2022-01-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রধান ঝুঁকি হচ্ছে জীবিকা ও কর্মসংস্থানে। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বৈশ্বিক ঝুঁকি প্রতিবেদন ২০২২এ এ তথ্য উঠে এসেছে। এবার ১৭তম বৈশ্বিক ঝুঁকি প্রতিবেদন প্রকাশ করল ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম। প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষ্যে গত মঙ্গলবার ভাচুর্য়াল এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। প্রতিবেদনে সংস্থাটি শতাধিক দেশের প্রধান চারটি ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে। অর্থনৈতিক ঝুঁকির পাশাপাশি সামাজিকরাজনৈতিকপরিবেশগত ঝুঁকির কথাও উঠে এসেছে এই প্রতিবেদনে। কর্মসংস্থান ও জীবিকার পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য আরেকটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করা হয়েছে দেশের কৌশলগত সম্পদের ভূরাজনীতিকীকরণ। অবশ্য বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি। প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অন্য যেসব ঝুঁকি চিহ্নিত করা হয়েছে সেগুলো হলোপরিবেশ সাইবার দুর্বলতা ডিজিটাল অসমতা ইত্যাদি। গত বছরের ৮ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ অক্টোবর বৈশ্বিক ঝুঁকিসংক্রান্ত ধারণা জরিপ পরিচালনা করে সংস্থাটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে দীর্ঘ মেয়াদে বিশ্বের প্রধান উদ্বেগ জলবায়ুর ঝুঁকি। স্বল্প মেয়াদে উদ্বেগগুলোর মধ্যে রয়েছে সামাজিক বিভেদ জীবিকার সংকট এবং মানসিক স্বাস্হে্যর অবনতি। এসব ঝুঁকি করোনার কারণে বেড়েছে। জরিপে অংশগ্রহণকারী বিশেষজ্ঞদের অনেকেই মনে করেন বৈশ্বিক অর্থনীতি পুনরুদ্ধার স্হিতিশীল হবে না এবং আগামী তিন বছর এ ধরনের অসম পুনরুদ্ধার বজায় থাকতে পারে। উত্তরদাতাদের ১০ জনের মধ্যে মাত্র একজন মনে করেন অর্থনীতি আগের অবস্থায় ফিরে আসবে। উত্তরদাতাদের বেশির ভাগই আগামী পাঁচ বছরের জন্য সামাজিক ও পরিবেশের ঝুঁকিকেই প্রধান মনে করছেন। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্যারোলিনা ক্লিন্ট বলেন স্বাস্হ্য ও অর্থনৈতিক বিপর্যয় সামাজিক বিভাজন প্রকট করছে। এটি উদ্বেগের জন্ম দিচ্ছে। কেননা করোনার প্রভাব থেকে বের হওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে সহযোগিতার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বের এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিশ্বনেতাদের অবশ্যই একসঙ্গে কাজ করতে হবে এবং একটি বহুপক্ষীয় সমন্বিত উপায় খুঁজে বের করতে হবে। প্রতিবেদনে খারাপ আবহাওয়া জীবিকার সংকট জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় ব্যর্থতা সংক্রামক ব্যাধি সামাজিক সংহতির ক্ষয় মানসিক স্বাস্হে্যর অবনতি সাইবার নিরাপত্তায় ব্যর্থতা ঋণের সংকট ডিজিটাল বৈষম্য সম্পদের অস্বাভাবিক মূল্যে ধস অনিচ্ছাকৃত অভিবাসনসহ মোট ৩৭টি ঝুঁকি চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষ্যে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের সভাপতি বোর্হে বেন্দে ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাদিয়া জাহিদি প্রমুখ অংশ নেন। ২০২০ সালের বিশ্ব অর্থনীতির সংকোচন হয়েছে ৩ দশমিক ১ শতাংশ। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম ধারণা করছে ২০২১ সালে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়াবে ৫ দশমিক ১ শতাংশ। আর ২০২২ সালে তা কমে দাঁড়াবে ৪ দশমিক ৯ শতাংশ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে মহামারি না এলে বিশ্ব অর্থনীতি যেখানে থাকত মহামারির প্রভাবে ২০২৪ সালে বিশ্ব অর্থনীতি তার তুলনায় ২ দশমিক ৩ শতাংশ সংকুচিত হবে। মহামারির শুরু থেকেই সরবরাহসংকট বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০২০ সালের তুলনায় পণ্যমূল্য ৩০ শতাংশ বেড়েছে। জ্বালানির সংকট নিয়ে ইউরোপ রাশিয়া ও চীনের দ্বন্দ্বের কারণে পরিস্হিতির আরো অবনতি হতে পারে। তবে এখন সারা বিশ্বে যে উচ্চ মূল্যস্ফীতি দেখা যাচ্ছে তার প্রধান কারণ সরবরাহসংকট। অর্থাত্ এই মূল্যস্ফীতি চাহিদাজনিত নয় বরং সরবরাহজনিত। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে সরবরাহসংকট ২০২২ সালেও চলবে। মহামারির কারণে অধিকাংশ দেশেরই রাজস্ব আয় কমেছে। উন্নত দেশগুলো অনেক প্রণোদনা দিয়েছে। ২০২০ সালে বিভিন্ন দেশের সরকারি ঋণ ১৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে জিডিপির ৯৭ শতাংশে উঠেছে। এতে ডলারের বিপরীতে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মুদ্রার অবনমন হতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/575.csv b/Bangla_fin_news_articles/575.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..62569c59a1d111e826523b53c4592b2275953d59 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/575.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +575,শেয়ারবাজারে বড় দরপতন কমেছে লেনদেন,2022-01-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস গতকাল বুধবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের বড় পতন হয়েছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সূচক ও লেনদেন কমার পাশাপাশি দুই বাজারেই লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। তবে এই পতনের বাজারেও চার কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করেছে। এর আগে নতুন বছরের প্রথম পাঁচ কার্যদিবস শেয়ারবাজার টানা ঊর্ধ্বমুখী থাকে। এতে বছরের প্রথম সপ্তাহেই প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ২৩০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। আর বাজার মূলধন বাড়ে ১৫ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকা। গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৫৩ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৯৯৬ পয়েন্টে নেমে গেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১৯ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৬০৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৬৬৪ কোটি ১৭ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ৯৭৬ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ৩১২ কোটি ৭১ লাখ টাকা। গতকাল ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ৮৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২৪৩টির। আর ৪৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমলেও চারটি কোম্পানির শেয়ার দিনের দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। এই চার কোম্পানির মধ্যে রয়েছে লাভেলো আইসক্রিম তাল্লু স্পিনিং মিলস আরএকে সিরামিক ও রংপুর ফাউন্ড্রি। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার দিনের সর্বোচ্চ দামে লেনদেন হলেও একপর্যায়ে বিক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। অর্থাত্ যাদের কাছে কোম্পানিগুলোর শেয়ার আছে তারা বিক্রি করতে চাইছিলেন না। গতকাল ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ফরচুন সুজের শেয়ার। কোম্পানিটির ১০১ কোটি ৮৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর ৯৮ কোটি ১৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৯৬ কোটি ৪৪ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেপাওয়ার গ্রিড আরএকে সিরামিকস তিতাস গ্যাস রবি ফারইস্ট ইসলামি লাইফ ইনসিওরেন্স বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্লস ও বসুন্ধরা পেপার। গতকাল অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১৬৯ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৭২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৯৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৮১টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৯৪টির এবং ২৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/576.csv b/Bangla_fin_news_articles/576.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f87b19adf02b4c2a22399cf2254ecad27556bc1f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/576.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +576,শেয়ারবাজারে তিন মাসে সর্বোচ্চ লেনদেন,2022-01-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন বছরের শুরুতেই বেশ চাঙ্গা হয়ে উঠেছে দেশের শেয়ারবাজার। বছরের দ্বিতীয় সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস গতকাল মঙ্গলবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। ডিএসইতে লেনদেন বেড়ে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা হয়ে গেছে। এতে লেনদেন তিন মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে চলে গেছে। সূচক ও লেনদেনের বড় উত্থান হওয়ার পাশাপাশি দুই বাজারেই লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এর মধ্যে এক ডজন কোম্পানির শেয়ার দিনের দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করেছে। এর আগে নতুন বছরের প্রথম পাঁচ কার্যদিবস শেয়ারবাজার টানা ঊর্ধ্বমুখী থাকে। এতে বছরের প্রথম সপ্তাহেই প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান মূল্যসূচক ২৩০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। আর বাজার মূলধন বাড়ে ১৫ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকা। তবে চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার কিছুটা দরপতন হয়। ডিএসইর প্রধান সূচক ৫৪ পয়েন্ট পড়ে যায়। অবশ্য দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার আবার বড় উত্থান হয়। ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক বাড়ে ৬১ পয়েন্ট। গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৫৪ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ৪৯ পয়েন্টে উঠে এসেছে। এর মাধ্যমে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক গত বছরের ১১ ডিসেম্বরের পর সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে আসল। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ২০ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৬২৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৯৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে গতকাল লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৯৭৬ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ৪৮৭ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ৪৮৯ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। এর মাধ্যমে গত বছরের ৭ অক্টোবরের পর ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেনের ঘটনা ঘটল। গত বছরের ৭ অক্টোবর ২ হাজার ৪৯৭ কোটি টাকার লেনদেন হয়। এরপর বাজারটিতে আর ২ হাজার কোটি টাকার লেনদেনের দেখা মেলেনি। ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১৮৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ১৪৬টির। আর ৪৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখানো প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৪ শতাংশের ওপরে দাম বেড়েছে ৩৫টির। এর মধ্যে ১২টি কোম্পানির শেয়ার দিনের দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। এই ১২ কোম্পানির মধ্যে রয়েছেতিতাস গ্যাস ইস্টার্ণ কেবলস ন্যাশনাল টিউবস বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন আরএকে সিরামিক ওসমানীয়া গ্লাস ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স বসুন্ধরা পেপার এসআইবিএল বিবিএস কেবলস ইফাদ অটোস এবং ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি ডেসকো। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার দিনের সর্বোচ্চ দামে লেনদেন হলেও বেশিরভাগ সময় বিক্রয় আদেশের ঘর শূন্য পড়ে ছিল। গতকাল ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে পাওয়ার গ্রিডের শেয়ার। কোম্পানিটির ১৩৩ কোটি ৬১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর ১২২ কোটি ৩১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৭২ কোটি ৬১ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে তিতাস গ্যাস। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলস জিপিএইচ ইস্পাত ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ জিএসপি ফাইন্যান্স এবং বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১৮৯ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৬২ কোটি ৭০ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩১০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৬৫টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১১৪টির এবং ৩১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/577.csv b/Bangla_fin_news_articles/577.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..54563d3d8f304f11249136a4f104cea48c19caf5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/577.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +577,‘অনেক বড় বড় কোম্পানি পুঁজিবাজারে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে’,2022-01-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের পুঁজিবাজারের প্রতি উদ্যোক্তাদের আগ্রহ বাড়ছে। এই বাজারের পরিবেশকে এখন অনেকেই অনুকূল মনে করছেন। তাই অনেক বড় বড় ও লাভজনক কোম্পানি বাজারে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে। আগামী দুই বছরের এদের মধ্য থেকে বেশ কিছু কোম্পানি বাজারে আসবে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতউলইসলাম এ কথা বলেছেন। গতকাল মঙ্গলবার ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের সিএমজেএফ নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাত্কালে তিনি এ কথা বলেন। সংগঠনটির নতুন সভাপতি জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলটি রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ... আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ভেতরে উপেক্ষিত স্বাস্থ্যবিধি ... আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ভেতরে উপেক্ষিত স্বাস্থ্যবিধি ...আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ভেতরে উপেক্ষিত স্বাস্থ্যবিধি এ সময় বিএসইসির কমিশনার ড. শেখ শামসুদিন আহমেদ মো. আব্দুল হালিম সিএমজেএফের নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক আবু আলী সদ্য সাবেক প্রেসিডেন্ট হাসান ইমাম রুবেল সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেনসহ কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন বহুজাতিক কোম্পানি ও বড় বড় শিল্প গ্রুপকে পুঁজিবাজারে নিয়ে আসার ব্যাপারে তারা কাজ করে যাচ্ছেন। কিছুদিনের মধ্যে অগ্রগতি দৃশ্যমান হবে। তিনি বলেন চাইলে জোর করে বা ডিরেক্টিভ দিয়ে এসব কোম্পানিকে বাজারে নিয়ে আসা যায়। কিন্তু তারা তা করতে চান না। কারণ বাধ্য করার ফল অনেক সময় ভালো নাও হতে পারে। তাই তারা কোম্পানিগুলোর জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টিতে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। আর এই পরিবেশ যখন আকর্ষণীয় মনে হবে তখন কোম্পানিগুলোকে আনার জন্য কোনো ডিরেক্টিভের প্রয়োজন হবে না। তিনি আরো বলেন বর্তমান কমিশন আইনের সংস্কার ও বাজারের উন্নয়নে যেসব উদ্যোগ নিয়েছে সেগুলোর সুফল আসতে শুরু করেছে। যে কোনো উদ্যোগের ফল পেতে একটু সময় লাগে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/578.csv b/Bangla_fin_news_articles/578.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fe6dbec24b04ed3f580b0aec08ef5607fa4cd857 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/578.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +578,আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ভেতরে উপেক্ষিত স্বাস্থ্যবিধি,2022-01-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট বা ধরন ওমিক্রনের সংক্রমণ বাড়লেও মাস্ক ছাড়াই যত্রতত্র ঘুরে বেড়াচ্ছেন আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় আগত ক্রেতাদর্শনার্থীরা। এমনকি তারা কোনো স্বাস্থ্যবিধিও মানছেন না। অথচ গত ১০ জানুয়ারি সরকারঘোষিত এক প্রজ্ঞাপনে ঘরের বাইরে মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সরেজমিনে মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায় মাস্ক ছাড়াই প্রচুর দর্শনার্থী মেলায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। অনেকে মেলায় প্রবেশের সময় মাস্ক ব্যবহার করলেও মেলায় প্রবেশ করেই তা খুলে ফেলছেন। আবার অনেকের মাস্ক রয়েছে থুতনিতে। এতে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে মেলার পরিচালক রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি সচিব মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী জানিয়েছেন কোনো দর্শনার্থী মাস্ক ছাড়া মেলায় প্রবেশ করতে পারবেন না। এজন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিশেষ নজর রাখবে। গতকাল মুন্সীগঞ্জ থেকে মেলায় আসা গৃহবধূ ফাতেমা আক্তার বলেন সবেমাত্র মেলা জমে উঠছিল। ঠিক তখনই করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। এজন্য সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। ঢাকার ইব্রাহিমপুর থেকে আসা ব্যবসায়ী আলী আকবর বলেন মেলার সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে এসেছি। পরিবেশ অনুকূলে থাকলে স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে আগামী শুক্রবারে আসব। ... ওমিক্রন বেনাপোলে নেওয়া হয়নি নতুন সতর্কতাব্যবস্থা ... ওমিক্রন বেনাপোলে নেওয়া হয়নি নতুন সতর্কতাব্যবস্থা ...ওমিক্রন বেনাপোলে নেওয়া হয়নি নতুন সতর্কতাব্যবস্থা মেলার দর্শকদের টিকিটের ইজারাদার আব্দুল্লাহ এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী ও রূপগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ মো. ছালাউদ্দিন ভুঁইয়া বলেন করোনা নিয়ন্ত্রণে বিধিনিষেধের কারণে মেলায় ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের আগমন কিছুটা কমেছে। মেলা বন্ধ হয়ে গেলে অনেকের মতো আমরাও ক্ষতিগ্রস্ত হব। এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে করোনা সংক্রমণ বাড়লেও এখন পর্যন্ত মেলা সংক্ষিপ্ত বা বন্ধ করার কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে পরিস্থিতির ওপর নজর রাখা হচ্ছে। উল্লেখ্য গত ১ জানুয়ারি পূর্বাচলের স্থায়ী কমপ্লেক্সে মাসব্যাপী আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/579.csv b/Bangla_fin_news_articles/579.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a0f6cfb2a6b1e3e77805f554aef1b6bb4e9d289f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/579.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +579,স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা থাকবে বাণিজ্য মেলা,2022-01-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,স্বাস্থ্যবিধি মেনে পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশচায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা চলবে। জাতীয় স্বাস্থ্য কমিটি যদি মেলা বন্ধের কোনো ঘোষণা দেয় তখন বন্ধ হবে। ইত্তেফাক অনলাইনকে এসব জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ বক্সি। মঙ্গলবার ১১ জানুয়ারি আব্দুল লতিফ বক্সি জানান মেলা বন্ধ হবে কিনা সে বিষয়ে সরকার ঘোষিত প্রজ্ঞাপনে কোনো কিছু বলা হয়নি। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে মেলা চলবে। তিনি আরও জানান এ বছর স্বাস্থ্যবিধির নিয়ম কানুন মাথায় রেখেই মেলার ডিজাইন করা হয়েছে। মেলাতে আগত ক্রেতাবিক্রেতাদর্শণার্থীদের জন্য স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাছাড়া এবার স্টলের সংখ্যা সীমিত রাখা হয়েছে। সেখানে স্বাস্থ্যবিধি পরিপালনের সব ব্যবস্থা রয়েছে। ... যাতায়াতের কষ্ট বেশি ভোগাচ্ছে দর্শনার্থীদের ... যাতায়াতের কষ্ট বেশি ভোগাচ্ছে দর্শনার্থীদের ...যাতায়াতের কষ্ট বেশি ভোগাচ্ছে দর্শনার্থীদের ওমিক্রনসহ দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকায় আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে ১১টি নির্দেশনা দিয়ে বিধিনিষেধ জারি করেছে সরকার। সোমবার ১০ জানুয়ারি সন্ধ্যায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। করোনাভাইরাসজনিত রোগের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনের প্রাদুর্ভাব ও দেশে এই রোগের সংক্রমণ পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভার সিদ্ধান্ত দেশের আর্থসামাজিক অবস্থা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখা এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সার্বিক কার্যাবলিচলাচলে ১১টি নির্দেশনা মেনে চলতে অনুরোধ করা হয়েছে। ... ওমিক্রনে মৃত্যু বাড়বে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হুঁশিয়ারি ... ওমিক্রনে মৃত্যু বাড়বে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হুঁশিয়ারি ...ওমিক্রনে মৃত্যু বাড়বে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হুঁশিয়ারি গত ১ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বাণিজ্য মেলার ২৬তম আসরের উদ্বোধন করেন। একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী রপ্তানি নীতিমালা অনুযায়ী রপ্তানিকে উৎসাহিত করতে আইসিটি পণ্য ও সেবাকে এ বছর২০২২ সালের প্রোডাক্ট অব দ্য ইয়ার হিসেবে ঘোষণা করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/58.csv b/Bangla_fin_news_articles/58.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a60dec674989e99fb274ba245e26537047c360fc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/58.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +58,আজ থেকে লবণযুক্ত চামড়া কিনবে ট্যানারিগুলো,2022-07-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আজ বৃহস্পতিবার ১৪ জুলাই থেকে লবণযুক্ত কোরবানির পশুর চামড়া কেনা শুরু করবেন ট্যানারি মালিকরা। দেশে সচল ১৫৪টি ট্যানারি রাজধানীসহ সারা দেশে একযোগে সরকারনির্ধারিত মূল্যে লবণযুক্ত চামড়া কিনবেন। গতকাল বুধবার ১৩ জুলাই রাজধানীর ধানমন্ডি ক্লাবে অয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান বাংলাদেশ টেনার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিটিএ সভাপতি শাহিন আহমেদ। তিনি জানান এরই মধ্যে কোরবানির তিন দিনে বিভিন্ন ট্যানারির মালিক যার যার মতো করে সাড়ে ৩ লাখ পিস কাঁচা চামড়া সংগ্রহ করেছেন। এখন লবণযুক্ত চামড়া কেনার মধ্য দিয়ে এ বছর ট্যানারির মালিকরা চামড়া সংগ্রহ করবেন। এবছর গরু মহিষ ছাগল ভেড়া খাসি মিলিয়ে মোট ৯৫ লাখ চামড়া সংগ্রহ করার লক্ষ নির্ধারণ করা হয়েছে। শাহিন আহমেদ জানান কাঁচা চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য কেমিক্যাল প্রয়োজন। সুপারভাইজড বন্ডসুবিধার আওতায় ট্যানারিগুলো কেমিক্যাল সংগ্রহ করে থাকে। তাই ট্যানারিশিল্পের স্বার্থে সুপারভাইজড বন্ড বহাল রাখা ও এর সুবিধার আওতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। এই সুবিধা বাড়াতে বিটিএ ইতিমধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে এনবিআর আবেদন করেছে। আবেদনটি বিবেচনার জন্য তিনি সরকারের সহায়তা কামনা করেন। সংবাদ সম্মেলনে অ্যাসোসিয়েশনের অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় চামড়া শিল্পনগরীর সিইটিপির ত্রুটিবিচ্যুতি দূর করা চামড়া খাতে ঋণের তিন বছরের সুদ মওকুফ করা জরুরি ভিত্তিতে পরিবেশগত ছাড়পত্র নবায়ন এলডব্লিউজি সনদ অর্জনের পদক্ষেপসহ চামড়া শিল্পনগরীর ভূমি বরাদ্দ নীতিমালা হালনাগাদ করার দাবি জানানো হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/580.csv b/Bangla_fin_news_articles/580.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4f583818a5165ff9866c7140b39f9690199f949e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/580.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +580,হাওরদ্বীপচরের সরকারি ব্যাংকারদের ভাতা দেওয়ার নির্দেশ,2022-01-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারঘোষিত ১৬ উপজেলায় হাওর দ্বীপ ও চর এলাকায় কর্মরত রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের কর্মকর্তারা চলতি মাস থেকে গ্রেডভেদে প্রতি মাসে সর্বনিম্ন ১ হাজার ৬৫০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা ভাতা পাবেন। এসব অঞ্চলে কর্মরতদের এ ভাতা বাস্তবায়নের নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত রবিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং নীতি ও প্রবিধি বিভাগ বিআরপিডি ভাতাসংক্রান্ত নির্দেশনা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করতে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী জনতা অগ্রণী রুপালী বিডিবিএল ও বেসিক ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী বরাবর পাঠিয়েছে। ১৬ উপজেলা হলোকিশোরগঞ্জের ইটনা মিঠামইন ও অষ্টগ্রাম চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ কক্সবাজারের কুতুবদিয়া নোয়াখালীর হাতিয়া সিরাজগঞ্জের চৌহালী কুড়িগ্রামের রৌমারী ও চর রাজীবপুর পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী ভোলার মনপুরা সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা শাল্লা ও দোয়ারাবাজার হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ এবং নেত্রকোনার খালিয়াজুরি। এর আগে বিদায়ি বছরের ৯ ডিসেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। ঐ প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয় হাওর দ্বীপ ও চর উপজেলায় অবস্হিত রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংকের স্থায়ী কর্মকর্তাকর্মচারীদের ভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী সপ্তম ও তদূর্ধ্ব গ্রেডের কর্মকর্তার ভাতার পরিমাণ ৫ হাজার টাকা অষ্টম গ্রেডে ৪ হাজার ৬০০ টাকা নবম গ্রেডে ৪ হাজার ৪০০ টাকা এবং দশম গ্রেডের কর্মকর্তারা পাবেন মাসিক ৩ হাজার ২০০ টাকা ভাতা। এছাড়া ১১তম গ্রেডের কর্মকর্তারা পাবেন মাসিক ২ হাজার ৫০০ টাকা ভাতা ১২তম ১৩তম ১৪তম ও ১৫তম গ্রেডের কর্মকর্তারা পাবেন যথাক্রমে ২ হাজার ৬০০ টাকা ২ হাজার ২০০ টাকা ২ হাজার ৪০ টাকা ১ হাজার ৯৪০ টাকা ১৬তম ১৭তম ১৮তম ও ১৯তম গ্রেডের কর্মকর্তারা পাবেন যথাক্রমে ১ হাজার ৮৬০ টাকা ১ হাজার ৮০০ টাকা ১ হাজার ৭৬০ টাকা এবং ১ হাজার ৭০০ টাকা। এছাড়া ২০তম গ্রেডের কর্মকর্তারা পাবেন সর্বনিম্ন ১ হাজার ৬৫০ টাকা ভাতা। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ২০১৯ সালের ফেব্রয়ারি মাসে যোগাযোগব্যবস্থা শিক্ষা চিকিৎসা বিদ্যুৎ ও অন্যান্য সুযোগসুবিধা বিবেচনা করে পার্বত্য এলাকাবহিভূর্ত ১৬ উপজেলাকে হাওর দ্বীপ ও চর উপজেলা হিসেবে ঘোষণা করে গেজেট জারি করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/581.csv b/Bangla_fin_news_articles/581.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf2442df1db4e5b866b87c794829ff163177ed3e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/581.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +581,শেয়ারবাজারে বড় উত্থান,2022-01-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এক কার্যদিবস দরপতনের পর গতকাল সোমবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। সূচক ও লেনদেনের পাশাপাশি দুই বাজারেই লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এর মধ্যে প্রায় এক ডজন কোম্পানির শেয়ার দিনের দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করেছে। এমনকি এক পর্যায়ে এই কোম্পানিগুলোর শেয়ারের বিক্রেতাও উধাও হয়ে যায়। এর আগে নতুন বছরের প্রথম পাঁচ কার্যদিবস শেয়ারবাজার টানা ঊর্ধ্বমুখী থাকে। এতে বছরের প্রথম সপ্তাহেই প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান মূল্যসূচক ২৩০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। আর বাজার মূলধন বাড়ে ১৫ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকা। তবে চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস গত রবিবার কিছুটা দরপতন হয়। ডিএসইর প্রধান সূচক ৫৪ পয়েন্ট পড়ে যায়। এ পরিস্হিতিতে সোমবার ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৬১ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৯৯৪ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৬০৬ পয়েন্টে অবস্হান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৮০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে গতকাল লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৮৭ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ৪৬১ কোটি ৮ লাখ টাকা। সেই হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ২৬ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। বাজারটিতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১৭৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫৮টির। আর ৪১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের দাম বাড়লেও ১১টি কোম্পানি বড় দাপট দেখায়। এই ১১ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে পপুলার লাইফ ইনসিওরেন্স ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স রংপুর ফাউন্ড্রি বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন ইনফরমেশন সার্ভিসেস বসুন্ধরা পেপার কপারটেক ইস্টার্ন হাউজিং একমি পেস্টিসাইড পাওয়ার গ্রিড ও তিতাস গ্যাস। এই ১১ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম দিনের লেনদেন শুরুর অল্প কয়েক মিনিটের মধ্যে সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে যায় এবং লেনদেনের শেষ পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকে। ফলে লেনদেনের প্রায় সম্পূর্ণ সময় ধরেই এই কোম্পানিগুলোর বিক্রয় আদেশের ঘর শূন্য পড়ে থাকে। ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে পাওয়ার গ্রিডের শেয়ার। কোম্পানিটির ১০১ কোটি ২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্হানে থাকা বেক্সিমকোর ৯৪ কোটি ২৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৬৫ কোটি ৫৮ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস ফরচুন সুজ লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স তিতাস গ্যাস জিপিএইচ ইস্পাত ও সাইফ পাওয়ার। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১৬৬ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৪৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩০৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৪০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১২৭টির ও ৩৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/582.csv b/Bangla_fin_news_articles/582.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2321d7a51fa5a4d08ac51c2e9689830b16f3c9d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/582.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +582,বাণিজ্য মেলায় করোনার কারণে বিদেশি স্টল কম,2022-01-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এ দেশের মানুষ শৌখিন। তারা প্রয়োজনেঅপ্রয়োজনে শখের জিনিস কেনেন। ভাঙা ভাঙা বাংলায় কথাগুলো বলছিলেন বাণিজ্য মেলার তুর্কি প্যাভিলিয়নের অরিজিনাল ইস্তাম্বুল ক্রিস্টালের মালিক সিহান জামুর। তিনি তার পিতা সিমাল জামুরকে সঙ্গে নিয়ে মেলায় স্টল দিয়েছেন। তারা আলোকসজ্জার উপকরণাদি ও কসমেটিকস বিক্রি করছেন। এখন পর্যন্ত মেলায় বিক্রি নিয়ে তারা সন্তুষ্ট বলে জানান। এদিকে এবার নিয়ে অষ্টমবারের মতো মেলায় স্টল দিয়েছেন ভারতের উত্তর প্রদেশের ডব্লিউএ ইন্টারন্যাশনাল স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ রাশেদ। তার স্টলে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের বিভিন্ন মেশিনারিজ বিক্রি করা হচ্ছে। পূর্বাচলে স্থায়ী কমপ্লেক্সে বাণিজ্য মেলা কেমন হচ্ছেএ প্রসঙ্গে তিনি বলেন এবারের মেলা গ্রামীণ এলাকায় প্রাকৃতিক পরিবেশে বসেছে। সবদিক দিয়ে সুন্দর। প্রথম কয়েক দিনের তুলনায় এখন ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের ভিড় বেড়েছে বলে জানান তিনি। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এবার মেলায় ভারত পাকিস্তান তুরস্ক থাইল্যান্ড ইরান কোরিয়া ও জাপানের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ১০টি স্টল রয়েছে। অথচ এর আগের বাণিজ্য মেলাগুলোতে ২৫ থেকে ৩০টি দেশের প্রতিষ্ঠান অংশ নিত। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন করোনা মহামারির কারণে এবার বাণিজ্য মেলায় বিদেশি স্টলের সংখ্যা কমেছে। গতকাল বাণিজ্য মেলায় গিয়ে দেখা যায় বিদেশি স্টলগুলোতে শীতবস্ত্র কসমেটিকস হারবাল পণ্য খেলনা আলোকসজ্জার সরঞ্জামাদি পারিবারিক তৈজসপত্র বোরকা জামা শাড়ি শোপিস ও গৃহস্থালির পরিষ্কারক যন্ত্রপাতি বিক্রি করা হচ্ছে। তবে এসব স্টলে কেউ কেউ পণ্য কিনতে বিদেশিদের কথা বুঝতে না পেরে বিড়ম্বনায় পড়ছেন। পরে অবশ্য স্টলের দেশীয় বিক্রয় প্রতিনিধিরা এগিয়ে এসে সহযোগিতা করছেন। জাপানের ডিএইচই প্যাভিলিয়নের স্বত্বাধিকারী জান্নাতুল ফেরদৌস শান্তা বলেন জাপানিজ কসমেটিকস ও হারবাল পণ্যের চাহিদা এখানে বেশি। স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও তরুণরা জাপানিজ কসমেটিকসের ক্রেতা। দাম ক্রয়সীমার মধ্যে। বিক্রিও হচ্ছে প্রচুর। ভারত থেকে আসা কাশ্মীরি শালের স্টলের স্বত্বাধিকারী ফজল আহমেদদার ভাঙা ভাঙা বাংলায় বলেন এখন শীত মৌসুম। তাই কাশ্মীরি শালের চাহিদা বেশি। গত শুক্র ও শনিবারের পণ্য বিক্রিতে ব্যবসার লোকসানের ঝুঁকি কেটে গেছে বলে জানান তিনি। এদিকে মেলায় বিদেশি পণ্যের নামে নকল ও নিম্নমানের পণ্য কেউ কেউ বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। গতকাল ঢাকার রামপুরা থেকে মেলায় আসা নাছির মিয়া বলেন বিদেশি পণ্যের নামে কেউ নকল পণ্য বিক্রি করছে কি না তা খেয়াল রাখতে হবে। নরসিংদী জেলার পলাশ থেকে আসা ইমন মিয়া বলেন তার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়য়া দুই মেয়ে বিদেশি পণ্য ও জামা পছন্দ করে। মেয়েদের পছন্দের জামা ও কসমেটিকস তিনি ক্রয় করেছেন বলে জানান। বাণিজ্য মেলার আয়োজক ইপিবির সচিব ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বলেন দেশি পণ্যের পাশাপাশি বিদেশি পণ্য মেলাকে প্রাণবন্ত করে তুলেছে। বিদেশিরা মেলায় অংশ নেওয়ায় মেলাটি এখন আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় নামকরণ সার্থকতায় এসেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/583.csv b/Bangla_fin_news_articles/583.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fc2e47b3044ece29ba24615edd80ffe26e0cc50d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/583.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +583,লেনদেনে শীর্ষে জ্বালানি খাত,2022-01-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ২০টি খাতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭টি কোম্পানির ১ হাজার ৪৮৭ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। খাতগুলোর মধ্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের কোম্পানিগুলোর সর্বোচ্চ ১৪ দশমিক ৮২ শতাংশ লেনদেন হয়েছে। জানা গেছে সোমবার বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের কোম্পানিগুলোর ২১৬ কোটি ৭০ লাখ টাকার বা ১৪ দশমিক ৮২ শতাংশ লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৭৭ কোটি ১৮ লাখ টাকা বা ১২ দশমিক ১২ শতাংশ বিবিধ খাতে এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৭২ কোটি ৩০ লাখ টাকা বা ১১ দশমিক ৭৯ শতাংশ লেনদেন হয়েছে প্রকৌশল খাতের কোম্পানিগুলোর। এছাড়া বিমা খাতে ১৮০ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ৩১ শতাংশ রসায়ন খাতে ১১০ কোটি ৫ লাখ টাকা বা ৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ ব্যাংক খাতে ৯৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা বা ৬ দশমিক ৪২ শতাংশ বস্ত্র খাতে ৮৭ কোটি ১০ লাখ বা ৫ দশমিক ৯৬ শতাংশ আর্থিক খাতে ৬৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা বা ৪ দশমিক ৬১ শতাংশ খাদ্য খাতে ৬৫ কোটি ৫০ লাখ বা ৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ টেলিযোগাযোগ খাতে ৬৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা বা ৪ দশমিক ৪৩ শতাংশ সিমেন্ট খাতে ৫৩ কোটি ২০ লাখ বা ৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ চামড়া খাতে ৫৩ কোটি ৩ লাখ টাকা বা ৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ সেবা ও আবাসন খাতে ৩৪ কোটি ৬১ লাখ টাকা বা ২ দশমিক ৩৭ শতাংশ পেপার খাতে ৩৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা বা ২ দশমিক ২৯ শতাংশ তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ২২ কোটি ২০ লাখ টাকা বা ১ দশমিক ৫২ শতাংশ ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ১৫ কোটি বা ১ দশমিক ০৩ শতাংশ মিউচ্যুয়াল খাতে ৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা বা ০ দশমিক ৫৭ শতাংশ সিরামিক খাতে ৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা বা ০ দশমিক ৪৬ শতাংশ এবং পাট খাতে ৮৩ লাখ টাকার বা ০ দশমিক ০৬ শতাংশ লেনদেন হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/584.csv b/Bangla_fin_news_articles/584.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1dc315e214dc77ae9a8cc02fa0a61e67e2e0b52d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/584.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +584,যেকারণে পপুলার লাইফে ঝোঁক বিনিয়োগকারীদের,2022-01-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৭৮টির বা ৪৭ দশমিক ২১ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে পপুলার লাইফ ইনসিওরেন্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগের কার্যদিবস রবিবার পপুলার লাইফ ইনসিওরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৮২ টাকায়। সোমবার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৯০ দশমিক ২০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ারদর ৮ দশমিক ২০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে পপুলার লাইফ ইনসিওরেন্স ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে। ... ঢাকা ডাইং আগ্রহ নেই বিনিয়োগকারীদের ... ঢাকা ডাইং আগ্রহ নেই বিনিয়োগকারীদের ...ঢাকা ডাইং আগ্রহ নেই বিনিয়োগকারীদের ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্সের ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ রংপুর ফাউন্ড্রির ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ ইনফর্মেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কের ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ বসুন্ধরা পেপারের ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ কপারটেকের ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ একমি পেস্টিসাইডসের ৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং পাওয়ার গ্রিডের শেয়ারদর ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/585.csv b/Bangla_fin_news_articles/585.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..648c2f627219912e3f27e8d56515215e60aa0d96 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/585.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +585,ঢাকা ডাইং আগ্রহ নেই বিনিয়োগকারীদের,2022-01-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৫৮টির বা ৪১ দশমিক ৯১ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে ঢাকা ডাইংয়ের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগের কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ডাইংয়ের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২৪ দশমিক ৫০ টাকায়। সোমবার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ারদর ১ দশমিক ৫০ টাকা বা ৬ দশমিক ১২ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে ঢাকা ডাইং ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে। ... করোনার টিকা দিতে ব্যতিক্রম উদ্যোগ ... করোনার টিকা দিতে ব্যতিক্রম উদ্যোগ ...করোনার টিকা দিতে ব্যতিক্রম উদ্যোগ সোমবার ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে লাভেলোর ৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ কেডিএস এক্সেসরিজের ৪ দশমিক ৯২ শতাংশ সোনালী পেপারের ৩ দশমিক ৫০ শতাংশ আইসিবি এএমসিএল দ্বিতীয় মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়াহ ফান্ডের ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের ৩ দশমিক ১৪ শতাংশ মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ৩ দশমিক ০৪ শতাংশ আরএন স্পিনিংয়ের ২ দশমিক ৯৪ শতাংশ এবং মীর আখতার হোসাইনের শেয়ারদর ২ দশমিক ৯৩ শতাংশ কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/586.csv b/Bangla_fin_news_articles/586.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ecbaaad9973d5f0a23c1ed6964c2e35674232cb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/586.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +586,নভোএয়ারের ৯ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন,2022-01-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে নবম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি এয়ারলাইন নভোএয়ার। রবিবার ৯ জানুয়ারি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় নভোএয়ার। এতে বলা হয় নভোএয়ার ২০১৩ সালের ৯ জানুয়ারির অভ্যন্তরীণ রুটে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে ফ্লাইট পরিচালনার মাধ্যমে যাত্রী পরিবহন শুরু করে। নবম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ব্যবসায়িক সহযোগী ও সম্মানিত যাত্রীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নভোএয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজুর রহমান। তিনি বলেন নভোএয়ার সব সময়ই যাত্রী নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে নিরাপদ ভ্রমণে যাত্রীদের কাছে বিশ্বস্ততা অর্জন কছেরে। সময়ানুযায়ী ফ্লাইট পরিচালনা ও যাত্রী সেবার ক্রম উন্নয়নের ধারায় আমরা প্রতিনিয়ত আধুনিক প্রযুক্তি সংযোজন করে আসছি। মফিজুর রহমান আরও বলেন নভোএয়ার নবম বর্ষ উদযাপনের শুভক্ষণে যাত্রী সাধারণের আরও উন্নত প্রযুক্তিগত সেবা দেওয়ার জন্য মোবাইল বোর্ডিং পাস সেবা চালু করেছে। অতীতের মত এই ক্ষেত্রেও নভোএয়ারই বাংলাদেশে প্রথম ও অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। তিনি বলেন নভোএয়ারের বহরে বর্তমানে ৭টি এটিআর ৭২৫০০ মডেলের উড়োজাহাজ রয়েছে। নতুন বছরে পদার্পণের অঙ্গীকার হবে আমাদের সম্মানিত যাত্রীদের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক গন্তব্য সম্প্রসারণ বহরে আরও উড়োজাহাজ সংযোজনের মাধ্যমে উন্নত যাত্রী সেবা নিশ্চিত করা। নভোএয়ারের ফ্লাইট নেটওয়ার্ক ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম কক্সবাজার যশোর সিলেট সৈয়দপুর বরিশাল ও রাজশাহী এবং আন্তর্জাতিক গন্তব্য কলকাতায় বিস্তৃত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/587.csv b/Bangla_fin_news_articles/587.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1afe1705aa744ddce3db07f5589904dc4f658888 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/587.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +587,বছরের প্রথম সপ্তাহে মূলধন বাড়লো সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকা,2022-01-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০২২ সালের প্রথম সপ্তাহে বড় ধরনের উত্থান দিয়ে পার করেছে দেশের শেয়ারবাজার। এতে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই বাজার মূলধন এক সপ্তাহেই সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকার ওপরে বেড়ে গেছে। সেই সঙ্গে বড় উত্থান হয়েছে সবকয়টি মূল্যসূচকের। পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেন। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৫৮ হাজার ৩১ কোটি টাকা। যা তার আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৫ লাখ ৪২ হাজার ১৯৬ কোটি টাকা। অর্থাত্ গেল সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ১৫ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকা। বড় অঙ্কের বাজার মূলধন বাড়ার পাশাপাশি গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর তিন চতুর্থাংশের দাম বেড়েছে। সপ্তাহ জুড়ে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৮৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৮৬টির। আর ১০টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে গত সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ২৩০ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ৫৪ দশমিক শূন্য ৫ পয়েন্ট বা দশমিক ৮১ শতাংশ। তার আগে টানা দুই সপ্তাহ সূচকটি কমে। এতে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ২৮২ পয়েন্ট কমে যায়। প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি গেল সপ্তাহে বেড়েছে ইসলামি শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক। গত সপ্তাহ জুড়ে সূচকটি ৪১ দশমিক শূন্য ৩ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৮৭ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ৭ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট বা দশমিক ৫২ শতাংশ। বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচকও টানা দুই সপ্তাহ বেড়েছে। গেল সপ্তাহ জুড়ে এ সূচকটি বেড়েছে ৭০ দশমিক ৫০ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ২০ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৮২ শতাংশ। গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৯৭ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৮৩২ কোটি ১০ লাখ টাকা। অর্থাত্ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৪৬৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকা বা ৫৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। আর গত সপ্তাহ জুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬ হাজার ৪৮৮ কোটি ১৫ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয় ৪ হাজার ১৬০ কোটি ৫০ লাখ টাকা। সে হিসাবে মোট লেনদেন বেড়েছে ২ হাজার ৩২৭ কোটি ৬৫ লাখ টাকা বা ৫৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। গত সপ্তাহে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। সপ্তাহ জুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫৯৯ কোটি ৯১ লাখ ১৬ হাজার টাকা যা মোট লেনদেনের ৯ দশমিক ২৫ শতাংশ। দ্বিতীয় স্হানে থাকা বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩৪২ কোটি ৮৭ লাখ ১৮ হাজার টাকা। ২৭৪ কোটি ৭৯ লাখ ৪৬ হাজার টাকা লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে ফরচুন সুজ। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে পাওয়ার গ্রিড ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স জিএসপি ফাইন্যান্স অ্যাকটিভ ফাইন ওয়ান ব্যাংক লাভেলো আইসক্রিম এবং সাইফ পাওয়ার টেক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/588.csv b/Bangla_fin_news_articles/588.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..411aba9f132c57bbbb77b91e2677a7312095518d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/588.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +588,যে কারণে দাম বাড়ছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের,2022-01-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহ বড় ধরনের উত্থানের মধ্য দিয়ে পার করেছে দেশের শেয়ারবাজার। এ উত্থানের বাজারে সপ্তাহ জুড়ে দাম বাড়ার ক্ষেত্রে দাপট দেখিয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন। গত সপ্তাহে বিনিয়োগকারীদের কাছে পছন্দের শীর্ষে ছিল কোম্পানিটির শেয়ার। ফলে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই দাম বাড়ার শীর্ষ স্থানটি দখল করেছে এ প্রতিষ্ঠানটি। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার দাম বেড়েছে ৪৫ দশমিক ৪৮ শতাংশ। টাকার অংকে বেড়েছে ৩২ টাকা ৯০ পয়সা। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ১০৪ টাকা ৬০ পয়সা যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৭১ টাকা ৯০ পয়সা। শেয়ারের এমন দাম বাড়া কোম্পানিটি সর্বশেষ ২০২০ সালে বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। তার আগে ২০১৯ সালে ১০ শতাংশ ২০১৮ সালে ৬ শতাংশ ২০১৭ সালে ১০ শতাংশ এবং ২০১৫ সালে ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়। আর ২০১৬ সালে ১২ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দেয়। আর সর্বশেষ প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২১ সালের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানটি শেয়ার প্রতি মুনাফা করেছে ৪ টাকা ৩৪ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয় মাত্র ৫৮ পয়সা। অর্থাত্ আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির মুনাফা বেড়েছে ৬৪৮ শতাংশ। ... যে কারণে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ নেই সোনালী পেপারে ... যে কারণে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ নেই সোনালী পেপারে ...যে কারণে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ নেই সোনালী পেপারে গত ২৬ ডিসেম্বর এ আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি। এর পর থেকেই কোম্পানিটির শেয়ার দাম দ্রুত ছুটতে থাকে। এতে মাত্র ১০ কার্যদিবসেই কোম্পানিটির শেয়ার দাম ৪৯ টাকা ৪০ পয়সা থেকে বেড়ে ১০৪ টাকা ৬ পয়সা হয়ে গেছে। অর্থাত্ ১০ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ার দাম বেড়েছে ৫৫ টাকা ২০ পয়সা বা ১১১ দশমিক ৭৪ শতাংশ। শেয়ার দাম বাড়ায় বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ কোম্পানিটির শেয়ার কিনতে হুমড়ি খেয়ে পড়েন। ফলে সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩৪২ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। আর প্রতি কার্যদিবসে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৬৮ কোটি ৫৭ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। দাম বাড়ার শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে লাভেলো আইসক্রিম। সপ্তাহজুড়ে এ কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ। এর পরের স্থানটিতে রয়েছে ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স। সপ্তাহজুড়ে এ কোম্পানিটির শেয়ার দাম বেড়েছে ২৭ দশমিক ১৯ শতাংশ। এছাড়া দাম বাড়ার শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকা ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপয়ার্ডের ২৩ দশমিক ৩৬ শতাংশ এস আলম কোল্ড রোল স্টিলের ২০ দশমিক ৬৩ শতাংশ ফরচুন সুজের ২০ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ বসুন্ধরা পেপারের ১৮ দশমিক ৭৯ শতাংশ আরএন স্পিনিংয়ের ১৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ ইজেনারেশনের ১৭ দশমিক ৬৮ শতাংশ এবং কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজের ১৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ দাম বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/589.csv b/Bangla_fin_news_articles/589.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..686a728e0564295104cfb84fd819d4878b73e883 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/589.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +589,যে কারণে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ নেই সোনালী পেপারে,2022-01-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত সপ্তাহে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হারানোর শীর্ষ স্থানটি দখল করেছে সোনালী পেপার। বিনিয়োগকারীরা কোম্পানিটির শেয়ার কিনতে আগ্রহী না হওয়ায় সপ্তাহ জুড়েই দাম কমেছে। এতে গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই দাম কমার শীর্ষ স্থানটি দখল করেছে প্রতিষ্ঠানটি। গত সপ্তাহ জুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার দাম কমেছে ২০ দশমিক ৫৩ শতাংশ। টাকার অঙ্কে প্রতিটি শেয়ারের দাম কমেছে ১৯৬ টাকা ৬০ পয়সা। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে কোম্পানিটির শেয়ার দাম দাঁড়িয়েছে ৭৬১ টাকা ১০ পয়সা যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে ছিল ৯৫৭ টাকা ৭০ পয়সা। অবশ্য এ দাম কমার আগে কোম্পানিটির শেয়ার দাম প্রায় টানা ছয় মাস ধরে বাড়ে। গত বছরের ২৭ জুন কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম ছিল ১৯৭ টাকা ৪০ পয়সা। এখান থেকে বাড়তে বাড়তে ৩০ ডিসেম্বর ৯৫৭ টাকা ৭০ পয়সায় ওঠে। অর্থাত্ ছয় মাসের মধ্যে কোম্পানিটির শেয়ার দাম বাড়ে ৩৮৫ দশমিক ১৬ শতাংশ। কোম্পানিটি সম্প্রতি চলমান হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকের ২০২১ সালের জুলাইসেপ্টেম্বর আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী কোম্পানিটির মুনাফা আগের বছরের তুলনায় ৯৫৭ শতাংশ বেড়েছে। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর এ তিন মাসের ব্যবসায় কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি মুনাফা করেছে ছয় টাকা ৬৬ পয়সা যা আগের হিসাব বছরের একই সময়ে ছিল মাত্র ৬৩ পয়সা। ... প্রণোদনার ঋণ ফেরত দিতে আরও সময় চায় বিকেএমইএ ... প্রণোদনার ঋণ ফেরত দিতে আরও সময় চায় বিকেএমইএ ...প্রণোদনার ঋণ ফেরত দিতে আরও সময় চায় বিকেএমইএ এদিকে দাম কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ কোম্পানিটির শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন। ফলে সপ্তাহ জুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৮৫ কোটি ২৪ লাখ ৩১ হাজার টাকা। এতে প্রতি কার্যদিবসে গড়ে লেনদেন হয়েছে ১৭ কোটি ৪ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। সোনালী পেপারের পরেই গত সপ্তাহে দাম কমার তালিকায় ছিল এটলাস বাংলাদেশ। সপ্তাহ জুড়ে এ কোম্পানিটির শেয়ার দাম কমেছে ১৪ দশমিক ২৪ শতাংশ। ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ দাম কামার মাধ্যমে পরের স্থানে রয়েছে এশিয়া ইন্স্যুরেন্স। এছাড়া গত সপ্তাহে দাম কমার শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকা এএমসিএল প্রাণের ৯ দশমিক ২০ শতাংশ রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের ৮ দশমিক ৬৮ শতাংশ লিবরা ইনফিউশনের ৮ দশমিক ১২ শতাংশ ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৭ দশমিক ৮২ শতাংশ আইবিবিএল মুদারাবা পারপিচুয়াল বন্ডের ৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ বাটা সুর ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং বিচ হ্যাচারির ৬ দশমিক ১২ শতাংশ দাম কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/59.csv b/Bangla_fin_news_articles/59.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7861e55c0354a94c3d03170122b6d2acd7bc4886 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/59.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +59,বিসিবিএলে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে যোগ দিলেন ড কাদের,2022-07-14,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের বিসিবিএল উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে যোগদান করেছেন ড . মো. আব্দুল কাদের। বিসিবিএলের মার্কেটিং ডিভিশনের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। ড. কাদের ইউনিয়ন ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে প্রবেশনারি অফিসার হিসেবে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষে ব্যাংকিং পেশায় যোগ দেন ড. কাদের। তিনি বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিশ্বব্যাংক কর্তৃক আয়োজিত বিভিন্ন পেশাগত প্রশিক্ষণ ও সেমিনারে অংশ নিয়েছেন । আন্তর্জাতিক বিভিন্ন জার্নালে তার প্রকাশনাও রয়েছে। ড. কাদের লক্ষীপুর জেলার খিলবাইছা গ্রামে সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ব্যাংকার্স ফোরাম বাংলাদেশ জনসংযোগ সমিতিসহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন ক্রীড়া সংগঠন এবং সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত আছেন তিনি। পেশাগত কাজে তিনি বহুদেশ ভ্রমণ করেছেন । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/590.csv b/Bangla_fin_news_articles/590.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7cb82854870c6561d413e89d71eaf3b439fef7d8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/590.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +590,প্রণোদনার ঋণ ফেরত দিতে আরও সময় চায় বিকেএমইএ,2022-01-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রণোদনার ঋণের অর্থ ফেরত দিতে আরও সময় চেয়েছে তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকেরা। বিকেএমইএ সভাপতি এ কে এম সেলিম ওসমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে ঋণ পরিশোধে বাড়তি সময়ের কথা জানানো হয়েছে। এছাড়া আরও বেশ কিছু দাবি তুলে ধরা হয় ওই চিঠিতে। সর্বশেষ গত সপ্তাহে ঋণের বাকি ১৪ কিস্তি দিতে ৪২ মাস সময় চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দেয় সংগঠনটি। চিঠিতে বলা হয় ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্রয়াদেশ পেতে শুরু করে কারখানাগুলো। কিন্ত নানা কারণে তৈরি পোশাকের উৎপাদন খরচ বহু গুণে বেড়ে গেছে। চলতি অর্থবছরের জুলাইনভেম্বরে নিট পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৫ দশমিক ৯১ শতাংশ। এই প্রবৃদ্ধির পেছনে ভূমিকা রেখেছে পণ্যের উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি। চিঠিতে আরও বলা হয় সঙ্কটকালেও তৈরি পোশাকশিল্পের উদ্যোক্তারা লোকসান দিয়ে তৈরি পোশাক রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত রাখার ফলে বিদেশি ক্রেতাদের আস্থা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ কারণে রপ্তানি আদেশ আগের তুলনায় বেড়েছে। কিন্তু বিশ্বব্যাপী জাহাজ ও কনটেইনার সঙ্কটের কারণে রপ্তানি পণ্য সময়মতো জাহাজীকরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। এখনো ক্রেতাপ্রতিষ্ঠান বিভিন্ন সমস্যার কথা উল্লেখ করে রপ্তানি আদেশ বাতিল বা স্থগিত করছে। ক্ষেত্রবিশেষে মূল্যছাড় দেয়াসহ নানা শর্ত আরোপ করছে। করোনাকালের প্রথম ঢেউয়ের সময় শ্রমিকদের মজুরি দিতে প্রণোদনা তহবিল ঘোষণা করে সরকার। সেই তহবিল থেকে ঋণ নিয়ে দেড় হাজারের বেশি রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের মালিক শ্রমিকদের ৪ মাসের মজুরি পরিশোধ করেন। সেই ঋণের কিস্তি পরিশোধে মালিকেরা বারবার সময় চাইলেও সরকার মেনে নেয়। সেই সময় শেষে ঋণ পরিশোধ শুরু করেছেন মালিকেরা। তবে আবার ঋণ পরিশোধেও সময় চাইছেন পোশাকশিল্প মালিকদের দুই সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএর নেতারা। ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/591.csv b/Bangla_fin_news_articles/591.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..07b4ac1197d412c7b085b8a628aabdfece688395 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/591.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +591,তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে,2022-01-08,অর্থনীতি ডেস্ক,করোনার এই সময়েও তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে। দীর্ঘদিন ধরে একক দেশ হিসেবে তৈরি পোশাকের প্রধান বাজার যুক্তরাষ্ট্র। সম্প্রতি সময়ে ওমিক্রনের সংক্রমণ বাড়লেও দেশটিতে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিতে বড় ধরনের উল্লম্ফন হয়েছে। গত ডিসেম্বরে আগের বছরের একই মাসের চেয়ে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ৫৩ শতাংশ। করোনার ধাক্কা কাটিয়ে চলতি অর্থবছরের ছয় মাসে সার্বিক রপ্তানি বেড়েছে। গত ছয় মাসে অন্যান্য দেশেও রপ্তানি আগের তুলনায় বেশি। তবে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি বৃদ্ধির হার তুলনামূলক বেশি লক্ষ্য করা গেছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি এবং বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত গত ছয় মাসে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হয়েছে ৪২৪ কোটি ডলারের ৩৬ হাজার ৫০ কোটি টাকা প্রায় পোশাক। গত অর্থবছরের একই সময়ে এ পরিমাণ ছিল ২৯০ কোটি ডলার ২৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকা প্রায়। অর্থাৎ ১৩৪ কোটি ডলার বা সাড়ে ১১ হাজার কোটি টাকা রপ্তানি বেশি হয়েছে এ সময়। তবে সার্বিকভাবে রপ্তানি আয়ে সুখবর দিয়ে বিদায়ি বছরের ডিসেম্বর মাস শেষ হলো। মাস ভিত্তিতে সব রেকর্ড ছাপিয়ে সদ্যসমাপ্ত ডিসেম্বরে রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৪৯০ কোটি মার্কিন ডলারে। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ প্রায় ৪২ হাজার ১৪০ কোটি টাকা। এর আগে সর্বশেষ গত অক্টোবরে সর্বোচ্চ ৪৭২ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল। রপ্তানির এ রেকর্ডের পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে তৈরি পোশাক খাত। ডিসেম্বরে ৪০৪ কোটি ডলারের বা ৩৪ হাজার ৭৪৪ কোটি টাকার তৈরি পোশাক রপ্তানি করা হয়েছে যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৫২ দশমিক ৫৭ শতাংশ বেশি। তাতে চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ১ হাজার ৯৯০ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। আগের বছরের ছয় মাস হিসাবে প্রবৃদ্ধি ২৮ শতাংশ। তবে এই আশার খবরে ওমিক্রন নিয়ে দেখা দিয়েছে দুশ্চিন্তা। রপ্তানিকারকরা বলছেন যদি করোনার এই নতুন ধরনের প্রভাবে আবারও দেশে দেশে লকডাউন শুরু হয় তাহলে রপ্তানি বাণিজ্যেও আগের মতো নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/592.csv b/Bangla_fin_news_articles/592.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..86b69bc46232e4514d42d4e7149d467063eab61c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/592.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +592,টেকসই গ্রামীণ অর্থনীতি বিকাশে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানো প্রয়োজন,2022-01-08,রেজাউল করিম খোকন,বাংলাদেশের গ্রামীণ অর্থনীতিতে নারীর অবদান ৫৩ শতাংশ হলেও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীর অংশগ্রহণ মোটেও আশাব্যঞ্জক নয়। গ্রামাঞ্চলের নারীরা প্রতিদিন গৃহস্থালির যাবতীয় কাজকর্মের পাশাপাশি সক্রিয়ভাবে পারিবারিক দায়িত্ব হিসেবে কৃষিকাজে নিয়মিত অংশগ্রহণ করে আসছেন সবসময়। যদিও বাংলাদেশের অর্থনীতির কাঠামোগত পরিবর্তনের কারণে অতীতের মতো কৃষির দাপট নেই কিন্তু তারপরও গ্রামীণ অর্থনীতি এখনো কৃষিনির্ভর। কৃষি কাজে পুরুষের চেয়ে গ্রামীণ নারীর অবদান তুলনামূলকভাবে বেশি। কিন্তু এরপরও নারীদের কৃষক হিসেবে তেমন কোনো স্বীকৃতি নেই। কৃষিতে নারীর অবদানকে অবৈতনিক পারিবারিক শ্রম হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে সাধারণত। যদিও নারীরা খামার ও পরিবারের উত্পাদন কাজের জন্য দ্বিমুখী চাপ সহ্য করেন। গত দেড় দশকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে প্রায় দেড় কোটি বাড়তি শ্রমশক্তি নতুন যোগ হয়েছে। যার অর্ধেকেই নারী। গ্রামীণ অর্থনীতিতে শ্রমশক্তি হিসেবে নিয়োজিত নারীরা মূলত কৃষিকাজ গবাদিপশু পালন হাঁসমুরগি পালন মত্স্য চাষ শাকসবজিফলমূল উত্পাদন ইত্যাদি কৃষিসংক্রান্ত কাজে নিয়োজিত। গ্রামীণ কৃষি অর্থনীতিতে প্রাণসঞ্চার করে রাখা নারীদের অবদানের স্বীকৃতি ও মূল্যায়ন করা হয় না আলাদাভাবে। রাষ্ট্রীয় প্রণোদনার অংশ হিসেবে কৃষককার্ড বিতরণ করা হলেও নারী কৃষকরা সেখানে অবহেলিত এবং বঞ্চিত রয়ে গেছেন বারবার। নারী কৃষিশ্রমিকদের প্রতি মজুরি বৈষম্য আজও অব্যাহত রয়েছে। যদিও নারী শ্রমশক্তির ৭০ শতাংশই কৃষি উত্পাদন থেকে বিপণন পর্যন্ত বিভিন্ন কাজের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সবচেয়ে বড় কথা ভূমি মালিকানায়ও নারীর সমঅধিকার নেই। বাজারে প্রবেশাধিকারের ক্ষেত্রেও পদে পদে তাদের নানা বাধাবিপত্তির মুখোমুখি হতে হয়। প্রচলিত পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি ও কৃষিতে নারীর অবদানকে অবহেলা করার সাধারণ প্রবণতা থেকেই কৃষিতে নারীর অবদান স্বীকৃতি লাভ করছে না। করোনা ভাইরাসের ঢেউয়ে গ্রামীণ অর্থনীতিতে পড়েছে। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছেন। গত বছরের সাধারণ ছুটির সময়ে গ্রামীণ কুটির অতিক্ষুদ্র ও ক্ষুদ্র শিল্পগুলো ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পণ্য উত্পাদন প্রক্রিয়া যেমন বাধাগ্রস্ত হয়েছে তেমনি উত্পাদিত পণ্য বিক্রিও করা যায়নি। ফলে টাকার প্রবাহ কমে গেছে। করোনার প্রভাব মোকাবিলায় প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হলেও গ্রামীণ অপ্রাতিষ্ঠানিক কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পগুলো চলতি মূলধনের জোগান পায়নি। কিছু প্রতিষ্ঠান পেলেও তা পর্যাপ্ত নয়। এছাড়া গ্রামীণ হাটবাজারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোও চাহিদা অনুযায়ী ঋণের জোগান পায়নি। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশের কৃষি খাত। কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। কৃষি উন্নয়নের সঙ্গে বাংলাদেশের বিপুল জনসংখ্যার খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ অর্থনৈতিক উন্নয়ন প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। তাই খাদ্যনিরাপত্তা ও পুষ্টি নিশ্চিতকরণ দারিদ্র্যবিমোচন ও কর্মসংস্হান সৃষ্টির উদ্দেশ্যে কৃষি উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। করোনা সংক্রমণ রোধে লকডাউনের সময় গ্রামীণ অর্থনীতিকে সচল রাখতে ছোট ছোট বিনিয়োগ বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে ঋণের প্রবাহ বাড়ানো হয়েছে। এ খাতে চলতি মূলধনের জোগান দিতে ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজগুলোর অব্যবহূত অর্থ দ্রুত বিনিয়োগ করার জন্য তদারকি বাড়ানো হয়েছে। গ্রামে ঋণের জোগান বাড়ানোর জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপর্যায় থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর আলোকে গ্রামবান্ধব ছোট ছোট বিনিয়োগ বাড়ানো হবে। চলতি অর্থবছরে গ্রামে বিনিয়োগ করার জন্য সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক মিলে প্রায় ৫৪ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠন করা হয়েছে। গ্রামীণ অর্থনীতির বিকাশে কৃষিকাজে নিয়োজিত বিশাল সংখ্যার নারীদের কাজের স্বীকৃতি দিয়ে তাদের অবদানকে পৃথকভাবে মূল্যায়ন করতে হবে। যদিও গ্রামাঞ্চলে কিছুসংখ্যক নারী নিজের আগ্রহে ও প্রচেষ্টায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি নানা ধরনের ব্যবসায় নিয়োজিত হয়ে আশাব্যঞ্জক সাফল্য অর্জন করেছেন। দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতে ২৫ শতাংশ অবদান রাখার পরও এসএমই ব্যবসায় নারী উদ্যোক্তারা মূল ধারায় আসতে পারছেন না আর্থসামাজিক প্রতিবন্ধকতার কারণে। এ নিয়ে বারবার বিভিন্ন ফোরামে আলোচনা হচ্ছে। সবাই নারীর ক্ষমতায়নে তাদের আর্থিক কর্মকাণ্ড এবং ব্যবসা পরিচালনার পথ সুগম করার প্রয়োজনীয়তার কথা বলছেন। কিন্তু আজও শহুরে অনেক নারী উদ্যোক্তাই ব্যাংক থেকে প্রয়োজনীয় ঋণ যথাসময়ে না পাওয়ার কারণে তাদের ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের ব্যবসা উদ্যোগকে এগিয়ে নিতে পারছেন না। বাংলাদেশের অর্থনীতি গত ৫০ বছরে আজকের যে সমৃদ্ধ পর্যায়ে পৌঁছেছে তার পেছনে পোশাক শিল্পখাতে নিয়োজিত বিপুলসংখ্যক নারী শ্রমশক্তির অবদানের কথা বারবার আলোচিত হচ্ছে বটে। তবে পোশাক শিল্প ছাড়াও কৃষি কিংবা সেবাখাত বিশেষ করে খামার বহিভূর্ত কৃষি কিংবা ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের বিকাশে গ্রামীণ নারীদের শক্তিশালী ভূমিকা পালনের বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করার সময় এসেছে। যদি তারা বাজারকেন্দ্রিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমে সরাসরি সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ পান তাহলে এর মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতিতে আরো শক্তিশালী অবদান রাখতে পারবেন এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/593.csv b/Bangla_fin_news_articles/593.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8d9335c3655a881fe46a1562f96cf0bb5df849e6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/593.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +593,জমে উঠেছে বাণিজ্য মেলা বিক্রেতাদের মুখে হাসি,2022-01-08,মুন্না রায়হান ও এম এ মোমেন,উদ্বোধনের পর কয়েক দিন পেরিয়ে যাওয়ার পরও নতুন জায়গা পূর্বাচলের স্থায়ী কমপ্লেক্সে যখন বাণিজ্য মেলা জমছিল না তখন এর পক্ষেবিপক্ষে নানা কথা উঠে আসে। এত দূরে কি বাণিজ্য মেলা জমবে রাস্তা ভালো নয় ভাঙাচোরা ধুলায় মাখামাখি অবস্থা ইত্যাদি। কিন্তু সব আলোচনাসমালোচনাকে পেছনে ফেলে জমে উঠেছে বাণিজ্য মেলা। ..... গতকাল ছুটির দিনে বাণিজ্য মেলায় দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় আব্দুল গনি ... . গতকাল শুক্রবার ছুটির দিনে সকাল থেকেই বাণিজ্য মেলায় দর্শকদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই ভিড় আরো বাড়ে। আর ক্রেতাদর্শনার্থীদের এই ভিড়ে অবশেষে হাসি ফুটেছে বিক্রেতাদের মুখে। উল্লেখ্য গত শনিবার পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশচায়না ফেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন করা হয়। গতকাল মেলায় সরেজমিন গিয়ে দেখা যায় সকাল থেকেই টিকিট কাউন্টারে ভিড়। এ সময় স্বাস্হ্যবিধি না মেনে ধাক্কাধাক্কি করে অনেককেই মেলা প্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে দেখা গেছে। মানুষের চাপে বাচ্চাদের নিয়ে মেলার গেটে প্রবেশ করতে হিমশিম খেয়েছেন অভিভাবকরা। মেলায় আগত ক্রেতাদর্শনার্থীদের চাপে ৩০০ ফিট সড়কে যানজট লেগে যায়। এতে ভোগান্তিত পোহাতে হয় দর্শনার্থীদের। ..... গতকাল ছুটির দিনে বাণিজ্য মেলায় দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় আব্দুল গনি ... . রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর থেকে সপরিবারে আসা রিমন মিয়া বলেন প্রথম বারের মতো তিনি ছেলেমেয়েদের নিয়ে মেলায় এসেছেন। ৩০০ ফিট সড়কের জলসিঁড়ি নামক বাস স্টেশন থেকেই যানজট। এজন্য মেলায় আসতে কষ্ট হয়েছে বলে জানান তিনি। গত ১ জানুয়ারি উদ্বোধনের দিন প্রায় সাড়ে ১১ হাজার মানুষ টিকিট কেটে মেলায় প্রবেশ করেন। গতকাল সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত প্রায় ৪৪ হাজার মানুষ টিকিট কেটে মেলায় প্রবেশ করেন। এটাই এখন পর্যন্ত এক দিনে সর্বোচ্চ টিকিট বিক্রি। এদিকে মেলায় ক্রেতাদর্শনার্থী বাড়ায় অনেকটা হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্টল মালিকরা। গতকাল দর্শনার্থী বাড়ার পাশাপাশি বিক্রিও হয়েছে ভালোই। মেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ফার্নিচার এবং ইলেকট্রনিক সামগ্রীর স্টলগুলো ক্রেতা এবং দর্শনার্থীদের নজর কাড়ছে। এছাড়া খাদ্যসামগ্রীর স্টলগুলোতে ক্রেতাদের আনাগোনা বেড়েছে। সেভয় আইসক্রিমের বিক্রয় প্রতিনিধি নারীরা ঠান্ডার মধ্যেও নেচে গেয়ে আইসক্রিম বিক্রি করছেন। ..... গতকাল ছুটির দিনে বাণিজ্য মেলায় দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় আব্দুল গনি ... . মেলায় স্টল দেওয়া গাজী গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজার ইঞ্জিনিয়ার এ বি এম এনায়েত উল্লাহ সরকার বলেন গ্যাসের চুলা গিজার প্রেশার কুকার শিশুদের খেলনা প্রচুর বিক্রি হচ্ছে। আরএফএল কোম্পানির প্যাভিলিয়ন ইনচার্জ মাসুদ রানা বলেন মেলায় ক্রেতাদের আগমনের বার্তা পেয়েছি। পণ্য ভালোই বিক্রি হয়েছে। বাণিজ্য মেলা দিন দিন জমে উঠছে। আখতার ফার্নিচারের ব্যবস্হাপক মোহাম্মদ দুলাল বলেন ফার্নিচার বিক্রির পরিমাণ আশানুরূপ না হলেও কোম্পানির প্রচারে মেলার বিকল্প নেই। ওয়ালটন কোম্পানির প্যাভিলিয়ন ইনচার্জ সাব্বির আহমেদ বলেন স্টলে উত্পাদিত দামি পণ্যগুলো বিক্রি না হলেও কমদামি পণ্যের বিক্রি বেড়েছে। বাণিজ্য মেলার আয়োজক ইপিবির সচিব ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বলেন দর্শনার্থীদের আগমনে মেলার আয়োজন সার্থক হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/594.csv b/Bangla_fin_news_articles/594.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ca3856f965f571683c05a3a67a1b6ec606cc3fc6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/594.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +594,সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে চালডালতেলআটার দাম,2022-01-08,মুন্না রায়হান,সংসারের যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যগুলো রয়েছে তার প্রায় সবগুলোর দামই বেড়েছে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে। চাল ডাল তেল আটা থেকে শুরু করে ডিম সবকিছুই রয়েছে মূল্য বৃদ্ধির তালিকায়। শুধু ব্রয়লার মুরগির দাম কিছুটা কমেছে। এছাড়া প্রতি বছর শীতকালীন সবজির দাম যতটা কমে এবার তা হয়নি। সব মিলিয়ে হতাশ স্বল্প আয়ের মানুষ। সীমিত আয়ে সংসার চালাতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন তারা। শুক্রবার রাজধানীর শান্তিতনগর বাজার মহাখালী ও তুরাগ এলাকার নতুন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা যায় সরু চাল নাজিরশাইল মিনিকেট মাঝারি মানের চাল পাইজাম লতা খোলা সয়াবিন তেল প্যাকেট আটা মসুর ডাল মুগ ডাল ডিম ও আদার দাম বাড়তি। ... সূচকের বড় উত্থান লেনদেন ১৬০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে ... সূচকের বড় উত্থান লেনদেন ১৬০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে ...সূচকের বড় উত্থান লেনদেন ১৬০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে চালের দাম বাড়া প্রসঙ্গে খুচরা ব্যবসায়ীরা মিলারদের দায়ী করলেও মিলাররা বলেছেন তারা দাম বাড়াচ্ছে না। তাহলে চালের দাম বাড়াচ্ছে কারা বর্তমানে রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি সরু চাল নাজিরশাইলমিনিকেট ৬২ থেকে ৭৫ টাকা ও মাঝারি মানের চাল পাইজামলতা ৫২ থেকে ৫৮ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু এক সপ্তাহ আগে তা যথাক্রমে ৬০ থেকে ৬৮ টাকা ও ৫০ থেকে ৫৬ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে মোটা চালের দাম বাড়েনি। গতকাল বাজারে মোটা চাল ইরিস্বর্ণা বিক্রি হয় ৪৫ থেকে ৫০ টাকায়। বর্তমানে আমনের ভরা মৌসুম চলছে। তাহলে এখন কেন চালের দাম বাড়ছে এ প্রশ্ন ভোক্তাদের পাইকারি ও খুচরা চাল ব্যবসায়ীরা বলেছেন মিল পর্যায়ের চালের দাম বেড়েছে। তবে চালের দাম বাড়ার সঙ্গে মিল মালিকরা আদৌ দায়ী নন বলে দাবি করে বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল মালিক সমিতির সভাপতি আবদুর রশিদ। . .... ছবি সংগৃহীত ... . গত এক সপ্তাহে চালের পাশাপাশি প্যাকেট আটার দাম কেজিতে বেড়েছে তিন টাকা। সপ্তাহের শুরুতে প্রতি কেজি প্যাকেট আটা ৪০ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হলেও সপ্তাহ শেষে তা ৪২ থেকে ৪৮ টাকায় উঠেছে। মসুর ডালের কেজিতে বেড়েছে দুই থেকে পাঁচ টাকা। গতকাল বাজারে বড়দানা মসুর ডাল ৯০ থেকে ৯৫ টাকা মাঝারিদানা মসুর ডাল ১০০ থেকে ১০৫ টাকা ও ছোটদানা মসুর ডাল ১১০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হয়। কিন্তু এক সপ্তাহ আগে তা যথাক্রমে ৮৮ থেকে ৯০ টাকা ৯৭ থেকে ১০০ টাকা ও ১০৫ থেকে ১১৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে। সরকারের বিপণন সংস্হা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবির হিসেবে গত এক বছরের ব্যবধানে বড়দানা মসুর ডাল ৩৭ দমমিক ০৪ শতাংশ মাঝারিদানা মসুর ডাল ২০ দমমিক ৫৯ শতাংশ ও ছোটদানা মসুর ডাল ৯ দমমিক ৫২ শতাংশ দাম বেড়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে মুগ ডালেরও। প্রতি কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১২৫ থেকে ১৩০ টাকা। টিসিবির হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে মুগ ডালের দাম বেড়েছে ৩০ শতাংশের বেশি। প্রতি লিটার খোলা সয়াবিনে দুই থেকে পাঁচ টাকা বেড়ে বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকায়। ... আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক বন্ধ ... আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক বন্ধ ...আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক বন্ধ এছাড়া প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায়। মাঝে ডিমের দাম কমলেও হঠাত্ করেই পণ্যটির দাম আবার বাড়তি। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি হালি ফার্মের লাল ডিমে তিন থেকে চার টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৩৭ থেকে ৩৮ টাকায়। আর এক বছরের ব্যবধানে ডিমের দাম বেড়েছে ২৪ দশমিক ১৪ শতাংশ। ডিমের দাম বাড়লেও সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম কিছুটা কমেছে। কেজিতে ১০ টাকা কমে গতকাল বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয় ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায়। তবে এই দাম গত এক বছরের ব্যবধানে ৩৪ দশমিক ৬২ শতাংশ বেশি বলে টিসিবি তাদের বাজারদরের প্রতিবেদনে জানিয়েছে। এদিকে প্রতি বছর শীত মৌসুমে সবজির দাম বেশ কম থাকলেও এবার সেভাবে কমেনি। গতকাল বাজারে বিভিন্ন ধরনের সবজির মধ্যে শালগম ৩০ থেকে ৩৫ টাকা বরবটি ৪০ থেকে ৫০ টাকা বীচিসহ শিম ৫০ থেকে ৬০ টাকা বীচি ছাড়া শিম ৪০ টাকা নতুন আলু ২০ থেকে ২৫ টাকা টম্যাটো ৪০ থেকে ৫০ টাকা গাজর ৩০ থেকে ৪০ টাকা মুলা ৩০ থেকে ৪০ টাকা করল্লা ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ফুলকপি ও বাঁধাকপি আকারভেদে প্রতিটি ২৫ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/595.csv b/Bangla_fin_news_articles/595.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b077e3b350dd0daedac9aa11c001a17f2e82d93e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/595.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +595,ভোগ্যপণ্য মোবাইল ও পোলট্রি শিল্পে বিনিয়োগে আসছে প্রাণআরএফএল,2022-01-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগ্রুপ প্রাণআরএফএল আগামী দিনে তেল আটা ময়দাসহ বিভিন্ন ধরনের ভোগ্যপণ্য পোলট্রি ব্যবসার পাশাপাশি মোবাইল ফোন উৎপাদনে আসছে। এছাড়া গার্মেন্টস জুতা গ্লাসওয়্যারসহ বিভিন্ন খাতে বাজারে নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে আরও বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। এজন্য প্রায় ১ হাজার ৭০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে দেশের শীর্ষস্থানীয় এ শিল্পগ্রুপ। ফলে ২০ হাজার লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। এরই মধ্যে সয়াবিন বীজ প্রসেসিং ও তেল পরিশোধন আটা লবণ ডাল স্টার্চ ফিডমিলসহ কয়েকটি পণ্য উৎপাদনের লক্ষ্যে গাজীপুরের মুক্তারপুরে কালীগঞ্জ অ্যাগ্রো প্রসেসিং লিমিটেড কেএপিএল নামে নতুন একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক তৈরির কাজ করছে প্রাণআরএফএল গ্রুপ। ১৮০ বিঘা আয়তনের এ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে এখন স্থাপনা নির্মাণ ও মেশিন বসানোর কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। চলতি বছরের শেষ নাগাদ থেকে এ কারখানায় উৎপাদিত পণ্য বাজারে আসতে পারে। নরসিংদীতে অবস্থিত প্রাণ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে স্মার্ট ও ফিচার ফোনের পাশাপাশি হেডফোন ব্যাটারি চার্জারসহ বিভিন্ন ধরনের মোবাইল অ্যাকসেসরিজ উৎপাদন করবে আরএফএল গ্রুপ। আগামী মার্চেই নিজস্ব কারখানায় উৎপাদিত প্রোটন ব্র্যান্ডের এসব ফোন ক্রেতাদের হাতে আসতে পারে। এজন্য শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে। দেশের উত্তরবঙ্গে ব্যাপক কর্মসংস্থান তৈরির লক্ষ্যে রাজশাহীর গোদাগাড়িতে এবার গার্মেন্টস কারখানা করছে প্রাণ গ্রুপ। আগামী ফেব্রুয়ারিতে এ কারখানার উদ্বোধন করা হতে পারে। এখানে বিভিন্ন ধরনের অন্তর্বাস ও পোলো শার্ট তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ফলে প্রাথমিকভাবে ২ হাজার ৫০০ লোকের কর্মসংস্থান হবে। যেখানে গ্রামীণ নারীরাও কাজের সুযোগ পাবেন। প্রাণআরএফএল গ্রুপের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বৃহস্পতিবার ৬ জানুয়ারি কক্সবাজারে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিভিন্ন চড়াইউতরাইয়ের গল্প শোনান গ্রুপের বিপণন পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল। সেই সঙ্গে তুলে ধরেন আগামীদিনের ব্যবসার বিভিন্ন দিক। প্রাণআরএফএল গ্রুপের অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার জনসংযোগ তৌহিদুজ্জামান ও ম্যানেজার মাকছুদ উল ইসলামসহ প্রতিষ্ঠানের জনসংযোগ বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। দেশের উত্তরাঞ্চলের দরিদ্র জনগণের জন্য বিশুদ্ধ খাবার পানি ও কৃষিকাজে সেচের পানি সরবরাহের উদ্দেশ্যে টিউবওয়েল ও কৃষিসহায়ক যন্ত্রপাতি তৈরির মাধ্যমে ১৯৮১ সালে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেডের আরএফএল মাধ্যমে প্রাণআরএফএল গ্রুপের যাত্রা শুরু। পরে কৃষিপণ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণের দিকে মনোনিবেশ করে এবং ১৯৯৩ সালে নরসিংদীতে কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাত করার জন্য একটি কারখানা স্থাপন করা হয়। এরপর প্রাণআরএফএল গ্রুপকে আর ফিরে তাকাতে হয়নি। ড্রিংকস সস জেলি চানাচুর চিপস মসলা চকলেট বেকারি ফ্রোজেন ফুডস টয়লেট্রিজ দুগ্ধজাত পণ্য হাউজওয়্যার ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিকসসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করার মাধ্যমে প্রাণআরএফএল গ্রুপ হয়ে ওঠে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান। কামরুজ্জামান কামাল বলেন শুরুটা ছিল বেশ কঠিন। রংপুর বিসিকে ছোট একটি কারখানা দিয়ে স্বল্প বিনিয়োগ নিয়ে আমাদের পথচলা শুরু। তবে সেসময় আমাদের টিউবওয়েল ও কৃষিসহায়ক যন্ত্রপাতি গ্রামীণ অর্থনীতির জন্য বড় ভূমিকা রাখে। পরে নরসিংদীতে ক্ষুদ্র আকারে কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াকরণ কারখানা চালু হলো যেখানে আনারস প্রসেসিং করা হতো। এরপর একে একে ম্যাংগো ড্রিংকস ও অন্যান্য পণ্য আসা শুরু করে। সেই প্রাণের ঝুড়িতে এখন অসংখ্য পণ্য যা বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বাজারে নেতৃত্ব দিচ্ছে। এই প্রাণ এখন দেশেবিদেশে বাংলাদেশের প্রাণ হয়ে উঠেছে। আগামীদিনের বিনিয়োগ পরিকল্পনা নিয়ে তিনি জানান দেশে ভোগ্যপণ্যের বিশাল বাজারের বড় অংশে রয়েছে ভোজ্যতেল আটা ময়দা সুজি ডাল চিনি লবণ। তবে আপাতত চিনি ছাড়া সব ধরনের ভোগ্যপণ্য উৎপাদনের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে প্রাণ গ্রুপ। এজন্য গাজীপুরের মুক্তারপুরে নতুন কারখানা হচ্ছে। এছাড়া কয়েক মাসের মধ্যে প্রোটন ব্র্যান্ডে মোবাইল উৎপাদন শুরু হবে। পাশাপাশি জুতা গ্লাসওয়্যার ও পোলট্রি শিল্প খাতে বিনিয়োগ করা হচ্ছে। কামরুজ্জামান কামাল আরও বলেন আমাদের গ্রুপের প্রধান লক্ষ্য ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে ব্যাপক কর্মসংস্থান ও গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়ন। আমরা এখন যতগুলো কারখানা করছি সবগুলোই ঢাকার বাইরে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে। আমরা চেষ্টা করছি শ্রমঘন শিল্পগুলো ঢাকার বাইরে স্থাপন করা। আমরা দেখেছি দেশের বেশিরভাগ গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি রাজধানী ও তার আশপাশের শহরগুলোতে। কিন্তু এ গার্মেন্টস আমরা উত্তরাঞ্চলে স্থাপন শুরু করেছি। আমরা আশা করছি প্রাণআরএফএল গ্রুপের এ উদ্যোগ দেশের উত্তরাঞ্চলের অর্থনীতির উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/596.csv b/Bangla_fin_news_articles/596.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..914f89eb6ea59900fd023f220a360e7e2623f18a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/596.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +596,আপাতত দাম বাড়ছে না ভোজ্যতেলের,2022-01-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ভোজ্যতেলের দাম আপাতত না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার ৬ জানুয়ারি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত ত্রিপক্ষীয় এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দুপুরে ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী মূল্য নির্ধারণ সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞ ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মধ্যে এ সভা হয়।বৈঠক শেষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন আগামী মঙ্গলবার দুটি পরিশোধন কারখানা পরিদর্শন করা হবে। এরপর দাম নির্ধারণ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।বর্তমানে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৬০ টাকা। দাম বাড়িয়ে তা ১৬৮ টাকা করতে চান ব্যবসায়ীরা। কিন্তু ব্যবসায়ীদের এই দাবির সপক্ষে বৈঠক থেকে সমর্থন দেওয়া হয়নি।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/597.csv b/Bangla_fin_news_articles/597.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8490f1c7af0aa6014917ae7170a10c74676269af --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/597.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +597,সূচকের বড় উত্থান লেনদেন ১৬০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে,2022-01-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন বছরের শুরুতে চাঙ্গা শেয়ারবাজার। গত কয়েক দিনে মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনের গতিও বাড়ছে। নতুন বছরের পঞ্চম কার্যদিবস বৃহস্পতিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সব কটি মূল্যসূচক বেড়েছে। সূচক বাড়ার পাশাপাশি দুই বাজারেই লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। গতকাল ডিএসইতে প্রায় দেড় মাস বা ৩৩ কার্যদিবস পর ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে। সেই সঙ্গে ৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দিনের দাম বাড়ার সর্বোচ্চসীমা স্পর্শ করেছে। অবশ্য সিএসইতে লেনদেন কিছুটা কমেছে। বৃহস্পতিবার দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৫৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৯৮৭ পয়েন্টে উঠে এসেছে। আগের চার কার্যদিবসে সূচকটি বাড়ে ১৭১ পয়েন্ট। এর ফলে নতুন বছরের প্রথম পাঁচ কার্যদিবসে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক বাড়ল ২২৮ পয়েন্ট। প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি বেড়েছে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক এবং ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক। এর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৬০৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ... ২০ লাখ বিও হিসাবের সাড়ে ৬ লাখেই শেয়ার নেই ... ২০ লাখ বিও হিসাবের সাড়ে ৬ লাখেই শেয়ার নেই ...২০ লাখ বিও হিসাবের সাড়ে ৬ লাখেই শেয়ার নেই এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৬৮৩ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ৪১৪ কোটি ১৬ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ২৬৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা। লেনদেন শুধু আগের দিনের তুলনায় বাড়েনি ৩৩ কার্যদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে। এর আগে গত বছরের ২১ নভেম্বর ডিএসইতে ১ হাজার ৭৮৬ কোটি ২৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়। এরপর বৃহস্পতিবারের আগে বাজারটিতে আর ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকার লেনদেন হয়নি। ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার। কোম্পানিটির ১১৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর ১২১ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ৭৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেপাওয়ার গ্রিড লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ ফরচুন সুজ ওয়ান ব্যাংক বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্লস লাভেলো ও অ্যাকটিভ ফাইন। ডিএসইতে ১৬৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৭৯টির। আর ৩৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১৬৮ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ২৯ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৪৩ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩০৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৩৬টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ৩৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/598.csv b/Bangla_fin_news_articles/598.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..03a7c97aaadf5e9fb4184ce48452353a4131525e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/598.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +598,বাণিজ্য মেলায় ক্রেতা বাড়ার আশায় ব্যবসায়ীরা,2022-01-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্য মেলা উদ্বোধনের পাঁচ দিন হয়ে গেলেও এখনো ক্রেতাদর্শনার্থীদের সমাগম কম। এখন পর্যন্ত উদ্বোধনের দিন শনিবারই সর্বোচ্চসংখ্যক ক্রেতাদর্শনার্থীর সমাগম ছিল মেলায়। তবে ব্যবসায়ীরা বলেছেন প্রথম বারের মতো পূর্বাচলে স্থায়ী কমপ্লেক্সে মেলার আয়োজন করা হয়েছে। তাই মেলা কতটা জমবে তা নিয়ে কিছুটা আশঙ্কা তাদের মধ্যেও রয়েছে। তবে সাধারণত মেলা জমে ছুটির দিনগুলোতে। উদ্বোধনের পর ছুটির দিন একটাও আসেনি। আশা করছি শুক্র ও শনিবার মেলা জমবে। বুধবার ৫ জানিয়ারি মেলা প্রাঙ্গণে ঘুরে দেখা যায় দর্শনার্থীরা আসছেন। মেলার বিভিন্ন স্টল ঘুরে ঘুরে দেখছেন। টুকটাক কিছু কেনাকাটাও করছেন। তবে এখনো অনেক স্টলের নির্মাণকাজই শেষ হয়নি। তবে শ্রমিকরা দিনরাত কাজ করায় এ সপ্তাহেই স্টলের নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে বরাদ্দপ্রাপ্তরা জানিয়েছেন। তারা বলেন অনেকেই স্টলের বরাদ্দ পেয়েছে দেরিতে। ফলে তাদের কাজ শুরু করতেও দেরি হয়েছে। গতকাল রাজধানীর শ্যামলী থেকে মেলায় এসেছেন শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন কয়েক দিন ধরেই মেলায় আসার পরিকল্পনা ছিল। কুড়িলকাঞ্চনব্রিজ পর্যন্ত নির্মাণাধীন সড়ক খুলে দেওয়ায় মেলায় এসেছি। কৃষি ব্যাংকের এজিএম লায়ন আজাহার আলী ভুঁইয়া বলেন অফিস শেষে সন্ধ্যা ৬টায় মেলায় এসেছি। কেনাকাটা শেষ না করেই ৯টার মধ্যেই মেলা থেকে বের হতে হবে। সেক্ষেত্রে চাকরিজীবীদের সুবিধার জন্য রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা খোলা থাকলে ভালো হয়। মিরপুরের বাসিন্দা হাকিম আলী বলেন আগারগাঁওয়ে বাণিজ্য মেলা জমজমাট হতো। এখানে সেভাবে মেলা জমেনি। এজন্য আরও প্রচারপ্রচারণা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। মেলায় অংশ নেওয়া কুষ্টিয়ার নুরুল টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপক আবদুর রহিম বলেন মেলায় ক্রেতাদর্শনার্থীর সংখ্যা বাড়বে এই আশায় আছি। তিনি বলেন কেনাবেচা ভালো না হলে আর্থিক লোকসানের সম্মুখীন হতে হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে করোনা মহামারির কারণে এবার মেলায় স্টলের সংখ্যা কমানো হয়েছে। একই কারণে গত বছর বাণিজ্য মেলা অনুষ্ঠিত হয়নি। প্রতিদিন সকাল ১০টায় শুরু হয়ে মেলা খোলা থাকছে রাত ৯টা পর্যন্ত। তবে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা খোলা থাকবে। মেলার প্রবেশমূল্য প্রাপ্তবয়স্কদের ৪০ টাকা ও শিশুদের ২০ টাকা। বাণিজ্য মেলায় ক্রেতাদর্শনার্থীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে মেলা কর্তৃপক্ষ বিআরটিসি দোতলা বাসের ব্যবস্থা করেছে। প্রতিদিন কুড়িল বিশ্বরোড ফ্লাইওভার থেকে মেলা প্রাঙ্গণে ৩০টি বিআরটিসির বাস চলছে। ভাড়া জনপ্রতি ৩০ টাকা। দর্শনার্থীর সংখ্যা বাড়লে বাসের সংখ্যাও বাড়ানো হবে মেলার আয়োজক ইপিবি জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/599.csv b/Bangla_fin_news_articles/599.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..674c4bc341e274d7a5066bea6349e03c9e5a0b04 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/599.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +599,আবারও ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব,2022-01-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেল দাম বৃদ্ধির কারণ দেখিয়ে দেশের বাজারে সয়াবিনের দাম লিটার প্রতি ৮ টাকা পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন ব্যবসায়ীরা। আগামী শনিবার থেকে নতুন দাম কার্যকরও করতে চান তারা। দাম বাড়াতে আগামী বৃহস্পতিবার ০৬ জানুয়ারি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকে বসবে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। সম্প্রতি বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে সয়াবিন ও পাম তেলের দাম বৃদ্ধির জন্য চিঠি দিয়েছে। চিঠিতে আগামী ৮ জানুয়ারি থেকে দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়। এরই প্রেক্ষিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বিষয়টি যাচাইবাছাইয়ের জন্য ট্যারিফ কমিশনে পাঠায়। কমিশন বৃহস্পতিবার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে বৈঠকে বসবে। এ বিষয়ে শীর্ষস্থানীয় ভোজ্যতেল বিপণনকারী সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা গণমাধ্যমকে জানান আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে দেশের বাজারে প্রতি লিটার ভোজ্যতেলের দাম ১২ টাকা বৃদ্ধির একটি প্রস্তাব আমরা অনেক আগেই বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে দিয়েছিলাম। পড়ে কমিয়ে ৮ টাকা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ট্যারিফ কমিশন বৈঠক ডেকেছে। বৈঠকে আলোচনা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান জানান তেলের দাম বাড়ানোর বিষয়ে একটা প্রস্তাব দিয়েছিলেন রিফাইনাররা। আমরা এটা নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ট্যারিফ কমিশনে পাঠিয়েছি। তারা যাচাইবাছাই করে জাতীয় কমিটিকে জানাবে সেই কমিটি দাম নির্ধারণ করবে। বর্তমানে এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়। ৮ টাকা দাম বাড়িয়ে ১৬৮ টাকা দাম নির্ধারণের দাবি জানানো হয় চিঠিতে। ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6.csv b/Bangla_fin_news_articles/6.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..61e65eedb4affe50222c6ea16a8682aa4667d18c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6,৩ কোটি ৩০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার,2022-08-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি জন্য সরাসরি পদ্ধতিতে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও কানাডা থেকে ৩ কোটি ৩০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৪৮ কোটি ৮২ লাখ টাকা।গতকাল বুধবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ভার্চুয়াল বৈঠকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আব্দুল বারিক সাংবাদিকদের প্রস্তাবগুলোর বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন।তিনি বলেন অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত কমিটির অনুমোদনের জন্য দুটি এবং ক্রয় কমিটির অনুমোদনের জন্য তিনটি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন টিসিবি কর্তৃক দুটি প্রতিষ্ঠান সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফেরানি পোলাস্কা স্পজু ফুড স্টাফ ট্রেডিং এলএলসির লোকাল এজেন্টশান ট্রেডিং লি. ঢাকা কাছ থেকে ২ কোটি ২০ লাখ লিটার এবং কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান কানাডা আইএনসির লোকাল এজেন্টহক গ্রুপ ঢাকা কাছ থেকে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার অর্থাৎ সর্বমোট ৩ কোটি ৩০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ৪৪৮ কোটি ৮২ লাখ ৬৪ হাজার টাকায় সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে প্রতি লিটার ১ দশমিক ৪৪ মার্কিন ডলার বা ১৩৬ টাকা লিটার দরে ৩ কোটি ৩০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনা হবে। সভায় বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন বিসিআইসি কর্তৃক কাফকো বাংলাদেশ থেকে দ্বিতীয় লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ১৫৭ কোটি ৩২ লাখ টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।পৃথক আরেক প্রস্তাবে বিসিআইসি কর্তৃক সৌদি আরব থেকে তৃতীয় লটে ৩০ হাজার মে.টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ১৫৮ কোটি ১৫ লাখ টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ক্রয় কমিটির বৈঠকের আগে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় দুটি প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে কাতার থেকে ৩ লাখ ৬০ হাজার মে.টন ইউরিয়া সার আমদানির চুক্তি স্বাক্ষরের নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অপর প্রস্তাবে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন বিএডিসি কর্তৃক সরাসরি চুক্তির আওতায় দুবাইভিত্তিক প্রতিষ্ঠান থেকে ১ লাখ মে.টন এমওপি সার আমদানির নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/60.csv b/Bangla_fin_news_articles/60.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a3b855bcb02b4f54487cdeab6ccfa73a4e744aa5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/60.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +60,বাংলাদেশ ব্যাংকে গভর্নর হিসেবে যোগদান উপলক্ষে রউফ তালুকদারকে সংবর্ধনা,2022-07-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে যোগদান উপলক্ষে আব্দুর রউফ তালুকদারকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। বুধবার ১৩ জুলাই সকালে জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে তাকে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ঢাকা এর আয়োজনে তাকে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়। ..... ... . অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করে এইচ এম দেলোয়ার হোসাইন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামাল ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান ডেপুটি গভর্নর এ. কে. এম সাজেদুর রহমান খান ডেপুটি গভর্নর আবু ফারাহ মো. নাছের ও বিএফআইইউ এর প্রধান কর্মকর্তা মো. মাসুদ বিশ্বাস। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন আব্দুর রউফ তালুকদার। নতুন কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার আগে তিনি অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিব ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/600.csv b/Bangla_fin_news_articles/600.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a3984df4830b041bd76ddce66ee152f487f57b8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/600.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +600,আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক বন্ধ,2022-01-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইউনিয়ন পরিষদ ইউপি নির্বাচনের পঞ্চম ধাপে ৭০৭টি ইউপিতে আজ বুধবার ভোটগ্রহণ। এই নির্বাচন উপলক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট এলাকায় অবস্থিত তপশিলি ব্যাংকের সব শাখা বন্ধ থাকবে। মঙ্গলবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে সব তপশিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন ডিওএস। ... খুলনায় নলকূপ বসাতে গিয়ে গ্যাসের সন্ধান ... খুলনায় নলকূপ বসাতে গিয়ে গ্যাসের সন্ধান ...খুলনায় নলকূপ বসাতে গিয়ে গ্যাসের সন্ধান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন মতে ৭০৭টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন উপলক্ষে ৫ জানুয়ারি ভোটগ্রহণের দিন নির্বাচনি এলাকাধীন যেসব স্থাপনা ভোটকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার বা নির্বাচনি কার্যক্রমের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে সেসব স্থাপনায় ব্যাংকের কোনো শাখা বা উপশাখা থাকলে তা বন্ধ রাখতে হবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনি এলাকাধীন আপনাদের ব্যাংকের শাখা বা উপশাখাসমূহে কর্মরত ভোটারদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগদানের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/601.csv b/Bangla_fin_news_articles/601.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b74ae8bd4a8476cdf571db6d8a257a618234ff8e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/601.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +601,২০ লাখ বিও হিসাবের সাড়ে ৬ লাখেই শেয়ার নেই,2022-01-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের শেয়ারবাজারে বর্তমানে বিনিয়োগকারীদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স বিও হিসাব রয়েছে ২০ লাখ ৩৪ হাজার। এর মধ্যে শেয়ার রয়েছে ১৪ লাখ বিও হিসাবে। বাকি ৬ লাখ ৩০ হাজার বিও হিসাবে কোনো শেয়ারই নেই। অর্থাৎ এই সব বিও হিসাব শেয়ারশূন্য হয়েছে। সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড সিডিবিএল সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। ২০২১ সালের শেষ দিন শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৩৪ হাজার ৩৯৯টিতে। এর মধ্যে ১৪ লাখ ৩ হাজার ৫৩৩টি বিও হিসাবে শেয়ার রয়েছে। আর বাকি ৬ লাখ ৩০ হাজার ৮৬৬টি বিও হিসাব শেয়ারশূন্য হয়েছে। ... বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের শীর্ষে যেসব শেয়ার ... বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের শীর্ষে যেসব শেয়ার ...বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের শীর্ষে যেসব শেয়ার ২০২১ সালের শেষ কার্যদিবস শেয়ার রয়েছে এমন বিও হিসাব দাঁড়িয়েছে ১৪ লাখ ৩ হাজার ৫৩৩টিতে। আর আগের বছর অর্থাৎ ২০২০ সালের শেষ কার্যদিবস বিওতে শেয়ার রয়েছে এমন হিসাব ছিল ১৫ লাখ ৩ হাজার ২৩০টিতে। অর্থাৎ এই এক বছর শেয়ার রয়েছে এমন বিও হিসাব ৯৯ হাজার ৬৯৭টি কমেছে। আর গত এক বছর বিওতে শেয়ার নেই অর্থাৎ শেয়ারশূন্য বিও হিসাব ১ লাখ ১ হাজার ২৬১টি কমে ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ১৩ হাজার ৬৩১টিতে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/602.csv b/Bangla_fin_news_articles/602.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b02e681fd82b8ebb0f3af08b461013db6a0a317e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/602.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +602,বাণিজ্য মেলায় যাতায়াতে  যানবাহন সংকট,2022-01-05,মুন্না রায়হান ও এম এ মোমেন,তরুণ দম্পতি রোকন মাহমুদ বাণিজ্য মেলায় এসেছিলেন বেলা ৩টার দিকে। সন্ধ্যায় তিনি বের হচ্ছেন মেলা থেকে। টুকটাক কিছু কেনাকেটাও করেছেন। যাবেন মিরপুরে। কেমন লাগছে এবারের বাণিজ্য মেলা জিজ্ঞেস করতেই জানালেন ভালো। একটু দূরে হয়। রাস্তাঘাট ভালো না। ভাঙাচোরা আর ধুলায় মাখামাখি অবস্থা। এ ছাড়া নিরাপত্তার একটা বিষয় আছে। তিনি বলেন কুড়িল বিশ্বরোড ফ্লাইওভার থেকে পূর্বাচল বাণিজ্য মেলা পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে এখনো সেভাবে কোনো ঘরবাড়ি স্থাপনা গড়ে ওঠেনি। চারপাশ জুড়ে ফাঁকা। ফলে একটু ভয় কাজ করে। তবে নিরাপত্তাহীনতার সব আশঙ্কা উড়িয়ে দিয়েছেন এখানে দায়িত্বপ্রাপ্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। রূপগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ এ এফ এম সায়েদ বলেন মেলা ও আশপাশের পুরো এলাকা জুড়ে নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়েছে। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে সঙ্গে সঙ্গে দুর্বৃত্তদের আইনের আওতায় আনা হবে। তিনি বলেন এ পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা নেই। তবে মেলায় আগতরা জানালেন যানবাহন সংকটের কথা । বিশেষ করে সন্ধ্যার দিকে এ সংকট প্রকট আকার ধারণ করে বলে জানা গেছে। ... বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের শীর্ষে যেসব শেয়ার ... বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের শীর্ষে যেসব শেয়ার ...বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের শীর্ষে যেসব শেয়ার উল্লেখ্য গত শনিবার পূর্বাচলে নবনির্মিত স্থায়ী কমপ্লেক্স বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশচায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ডিআইটিএফ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি সূত্র জানিয়েছে এবার মেলায় ১ হাজার ৬০০ পুলিশ র্যাব আনসার স্বেচ্ছাসেবক আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে পর্যায়ক্রমে দিনরাত কাজ করছে। মেলায় পুলিশের ১৫টি মোবাইল টিম টহল দিচ্ছে। পূর্বাচলের পশ্চিম সীমানাবর্তী বালু নদীর ব্রিজ থেকে পূর্বাচলের পূর্ব সীমানাবর্তী শীতলক্ষ্যা নদীর ব্রিজ ও উত্তরে গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ থানার সীমানাবর্তী পলখান পর্যন্ত আর দক্ষিণে পূর্বাচলের শেষ সীমানা পর্যন্ত পুলিশের টহলের আওতায় আনা হয়েছে। এছাড়া শতাধিক পুলিশ পায়ে হেঁটে বাণিজ্য মেলার দর্শনার্থীদের নিরাপত্তার নিশ্চিত করতে কাজ করছে। প্রয়োজনে ৯৯৯ এ কল করেও দর্শনার্থীরা আইনি সহায়তা পাবেন। বাণিজ্য মেলার পুলিশের কন্ট্রোলরুমের ০১৩২০০৯০৫০০ নম্বরে কল করেও মেলার নিরাপত্তাবিষয়ক পুলিশের সহায়তা পাওয়া যাবে। ... আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক বন্ধ ... আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক বন্ধ ...আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক বন্ধ এখানে পাঁচটি উঁচু ওয়াচটাওয়ারে পুলিশ সার্বক্ষণিক বাইনোকুলারে মেলা পর্যবেক্ষণ করছে। মেলা প্রাঙ্গণে ১৭৫টি সিসি ক্যামেরা ও মেলার আশপাশের এলাকায় আরো ৬০টি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। ১০টি মোটরসাইকেলে পুলিশ মেলা ও আশপাশের এলাকায় টহল দিচ্ছে। এখানে কোনো অপ্রতীকর ঘটনা না ঘটলেও পুরো এলাকাটাকে ঝুঁকিপূর্ণ ধরেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। তবে মেলায় আগত দর্শনার্থীদের পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সড়ক নামে পরিচিত কুড়িলকাঞ্চন সড়কের পুলিশের নির্দেশিত রাস্তায় চলাচল করতে বলা হয়েছে। পূর্বাচলের নির্মাণাধীন কিংবা অন্য কোনো সড়ক ব্যবহার করা যাবে না। পূর্বাচল উপশহরের ভেতরে অনেক সড়ক। সে কারণে সব সড়কে নিরাপত্তার বলয় তৈরি করা যায়নি। তাই নির্ধারিত সড়কে দর্শনার্থীদের চলাচল করতে হবে। মেলায় ঘুরতে আসা সাবিনা ইয়াছমিন বলেন দর্শনার্থীদের সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলাচলে নিরাপত্তা নিশ্চিতের দায়িত্ব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর। তবে নিজেদেরও এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/603.csv b/Bangla_fin_news_articles/603.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..04d7cccac087718e3c4c473d05c1b8e29bd547bb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/603.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +603,বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের শীর্ষে যেসব শেয়ার,2022-01-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বছরের এবং সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৬৭টির বা ৪৪ দশমিক ১৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগের কার্যদিবস সোমবার ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৬৩ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৬৯ দশমিক ৩০ টাকায়। অর্থাত্ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৬ দশমিক ৩০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে। ... খেলাপি না করার বিশেষ সুবিধা জুন পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি ... খেলাপি না করার বিশেষ সুবিধা জুন পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি ...খেলাপি না করার বিশেষ সুবিধা জুন পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি গতকাল ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে মেঘনা লাইফ ইনসিওরেন্সের ১০ শতাংশ রূপালি লাইফ ইনসিওরেন্সের ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ এস আলমের ৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ প্রগতি লাইফ ইনসিওরেন্সের ৯ দশমিক ৭৯ শতাংশ জাহিনটেক্সের ৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ একটিভ ফাইনের ৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ ওরিয়ন ফার্মার ৭ দশমিক ৮৮ শতাংশ এবং লাভেলোর শেয়ার দর ৭ দশমিক ৪০ শতাংশ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/604.csv b/Bangla_fin_news_articles/604.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a110f2b18aea848fc42538f4102c1b4dc8a7f963 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/604.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +604,খেলাপি না করার বিশেষ সুবিধা জুন পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি,2022-01-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকিং খাতে খেলাপি না করার বিশেষ সুবিধা আগামী জুন পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীরা। তাদের মতে করোনা মহামারিতে অর্থনৈতিক কার্যক্রম পুরোপুরি স্বাভাবিক না হওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা এখনো ভয়াবহ অবস্থায় দিন পার করছেন। এজন্য ২৫ শতাংশ পরিশোধের শর্ত শিথিল করে ঋণ শ্রেণীকরণ সুবিধার মেয়াদ আগামী জুন পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন তারা। ব্যবসায়ীরা বলছেন ইউরোপ আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে কোভিড পুনরায় বিস্তার লাভ করায় লকডাউন ঘোষণা করা হচ্ছে। কোভিডের নতুন ধরন ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দেওয়ার প্রভাব বাংলাদেশের ব্যবসাবাণিজ্যের ওপরও পড়ছে। অর্থনৈতিক কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে চালু না হওয়ায় শিল্প ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর তাদের ঋণের কিস্তি সময়মতো পরিশোধ করতে পারছে না। এ কারণে ঋণখেলাপি না করার সুবিধা জুন পর্যন্ত করলে ব্যবসায়ীরা স্বস্তি পাবে। এ বিষয়ে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন ঋণ শ্রেণীকরণের মেয়াদ বাড়ালে ব্যবসায়ীদের মধ্যে স্বস্তি আসবে এবং অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার দ্রুত সম্ভব হবে। তিনি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক যত দ্রুত ঋণ শ্রেণীকরণ সুবিধার মেয়াদ বাড়ানো সংক্রান্ত ঘোষণা দেবে সেটা ব্যবসায়ীদের জন্য তত সুবিধা হবে। ক্ষুদ্র মাঝারি ও অন্যান্য শিল্প এবং ব্যবসাবাণিজ্যের বকেয়া ঋণের পরিমাণ ১০ কোটি টাকা বা তার কম হলে পরিশোধের ক্ষেত্রে প্রদেয় কিস্তিগুলোর কোনো প্রকার ডাউন পেমেন্ট না দিলেও মেয়াদোত্তীর্ণ হিসেবে শ্রেণীকরণ না করে ঋণ হিসাবটি পুনঃতপশিলকৃত বলে গণ্য করতে হবে। ১০ কোটি টাকার অধিক কিন্তু ৫০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ২ শতাংশ পরিশোধ করা হলে এ ঋণখেলাপি বিরূপমানের শ্রেণীকরণ না করা এবং ৫০০ কোটি টাকার অধিক ঋণ ১ শতাংশ পরিশোধের শর্ত রেখে কাউকে খেলাপি না করার অনুরোধ জানান তিনি। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ডিসিসিআই সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন করোনার প্রভাব কাটিয়ে এখন অর্থনীতি পথচলা শুরু করেছে মাত্র। পণ্য তৈরি ও বিক্রির পরই ব্যাংকের টাকা পরিশোধ করতে পারবেন ব্যবসায়ীরা। ঋণ পরিশোধের বিদ্যমান সুবিধার মেয়াদ আরও বেশিদিন রাখার পক্ষে তিনি। ... আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক বন্ধ ... আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক বন্ধ ...আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক বন্ধ তিনি বলেন বিদ্যমান কোভিড পরিস্থিতির সঙ্গে ভীতির কারণ হিসেবে আরেকটি ধরন যোগ হয়েছে তা হলো ওমিক্রন। ইতোমধ্যে ইউরোপ ও আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে কোভিডের সংক্রমণ বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে কোনো কোনো দেশে লকডাউন কঠোর বিধিনিষেধ আরোপিত হয়েছে। ফলে ঐ দেশগুলোর অর্থনীতি পাশাপাশি আমাদের ব্যবসা বাণিজ্যেও নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে । বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের বিটিএমএ প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন চলমান কোভিড পরিস্থিতিতে ঋণ বিরূপমানে শ্রেণীকরণ প্রক্রিয়া প্রদেয় ঋণের ২৫ শতাংশ পরিশোধের শর্ত শিথিল করে আগামী জুন পর্যন্ত স্থগিত রাখার কথা বলেন। করোনার কারণে ২০২০ সাল জুড়ে কোনো টাকা পরিশোধ না করলেও গ্রাহকদের খেলাপি করা যাবে না এমন সুবিধা দেওয়া হয়েছে। ২০২১ সালে বিশেষ সুবিধার নতুন নির্দেশনা দেওয়া হয়। বলা হয় ডিসেম্বরের শেষ কর্মদিবসের মধ্যে ঋণের ২৫ শতাংশ পরিশোধ করলে খেলাপি হবে না গ্রাহক। বিশেষ এ সুবিধা আর বাড়ানো হবে না বলে জানায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ শেষ না হওয়ায় এখনই নীতিসহায়তা তুলে না নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে অনুরোধ করেছেন ব্যবসায়ী নেতারা। নতুন নির্দেশনা জারি করে জানানো হয় ২০২১ সালে এক জন ঋণগ্রহীতার যে পরিমাণ পরিশোধ করার কথা তার মধ্যে ১৫ শতাংশ পরিশোধ করলে গ্রাহক নিয়মিত থাকতে পারবেন। খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হবেন না। যার মেয়াদ ৩১ ডিসেম্বর শেষ হয়েছে। তবে চার দিন পর আবার এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে মৌখিকভাবে বিশেষ সুবিধার মেয়াদ ২০ দিন বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/605.csv b/Bangla_fin_news_articles/605.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eae2f235f3516f76d657feb60948953fbbe30cdb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/605.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +605,৫০ লাখ টাকার ভ্যাটে ইপেমেন্ট বাধ্যতামূলক,2022-01-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,৫০ লাখ টাকা বা তার বেশি পরিমাণ মূল্য সংযোজন কর পরিশোধের ক্ষেত্রে ইলেকট্রনিক পেমেন্ট ইপেমেন্ট বাধ্যতামূলক করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এনবিআর সদস্য মূসক নীতি মো. মাসুদ সাদিক সই করা এই আদেশ ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকরের কথা বলা হয়েছে। এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আদেশে আধুনিক ইপেমেন্টে বা এচালান পদ্ধতি ব্যবহার করে ব্যবসায়ীরা নির্বিঘ্নে দ্রুততম সময়ে রাজস্ব পরিশোধ করে সরকারি কোষাগারে রাজস্ব জমা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে। জাল চালান প্রতিরোধ এবং রাজস্ব ফাঁকি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি সব ধরনের কর পরিশোধ আধুনিক পদ্ধতি বাস্তবায়নে ইপেমেন্ট বাধ্যতামূলক করেছে এনবিআর। এনবিআরের পরিকল্পনা অনুসারে ব্যবসায়ীদের এই প্রক্রিয়ার আওতায় আনতে বাধ্যতামূলক ইপেমেন্টের ভ্যাটের পরিমাণ ধীরে ধীরে কমিয়ে আনা হবে। ২০২০ সালের জুলাই থেকে এনবিআর পরোক্ষ কর দিতে ইলেকট্রনিক পেমেন্ট সিস্টেম উদ্বোধন করে। আর ২০২১ সালের ১ জুলাই থেকে ২ লাখ টাকার বেশি শুল্ক ও কর পরিশোধের ক্ষেত্রে ইপেমেন্ট বাধ্যতামূলক করা হয়। এর আগে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের মাধ্যমে ২০১৭ সালে ইপেমেন্ট ব্যবস্থা চালু হলেও এখনো কাঙ্ক্ষিত সুফল মেলেনি। তাই ইপেমেন্ট বাধ্যতামূলক করতে ৪১টি বাণিজ্যিক ব্যাংককে ইপেমেন্ট ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পৃক্ততার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানা গেছে। আয়কর শাখায়ও আয়কর দিতে ইপেমেন্ট বাধ্যতামূলক করার জন্য কাজ চলছে। এনবিআর ২০২০ সালের অক্টোবরে অটোমেটেড চালান এচালান ব্যবস্থাও চালু করে করদাতাদের ব্যাংকিং চ্যানেল ও মোবাইল আর্থিক পরিসেবার মাধ্যমে অনলাইনে ট্যাক্স এবং ফি দেওয়ার সুযোগ চালু রাখে। এছাড়া ব্যক্তি করদাতাদের জন্য এচালানকে বাধ্যতামূলক করার বিষয়েও বিবেচনা করছে এনবিআর। এনবিআর কর্মকর্তারা বলছেন ঋণ বিতরণের শর্ত হিসাবে ভ্যাট আদায়ের দক্ষতা উন্নত এবং প্রতারণামূলক লেনদেনের ঝুঁকি কমাতে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ব্যাংকিং চ্যানেল এবং এমএফএস ব্যবহার করে ৫০ হাজার টাকার বেশি ভ্যাট পরিশোধের সুপারিশ করেছিল। তবে এনবিআর সিস্টেমটি চালুর প্রতিক্রিয়া বিবেচনায় নিয়ে প্রাথমিকভাবে ৫০ লাখ টাকা নির্ধারণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/606.csv b/Bangla_fin_news_articles/606.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..71480d4c810164ecc2c77c3b31c096ff4fec2eec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/606.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +606,বাণিজ্য মেলায় অপরিচ্ছন্ন ও অপর্যাপ্ত শৌচাগার,2022-01-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পূর্বাচলে নবনির্মিত বাণিজ্য মেলার স্থায়ী কমপ্লেক্স দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করলেও প্রয়োজনের সময় এর টয়লেট ব্যবহার রীতিমতো বিড়ম্বনার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অপরিচ্ছন্ন এসব টয়লেটের মেঝেতে পানি জমে স্যাঁতসেতে হয়ে গেছে। দুর্গন্ধযুক্ত এসব টয়লেট ব্যবহার করতে হচ্ছে অনেকটা বাধ্য হয়ে। নাকমুখ চেপে। গতকাল সোমবার ৩ ডিসেম্বর সরেজমিনে মেলার স্থায়ী কমপ্লেক্স বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশচায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারের ভেতরে টয়লেটে গিয়ে দেখা যায় বেসিনে সাবান টিস্যু নেই। মেঝেতে পানি পড়ে স্যাতস্যাতে হয়ে গেছে। পাশেই পরিস্কার পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা অলস সময় পার করছেন। মেলা প্রাঙ্গণের বাইরের টয়লেটগুলোর অবস্থা আরও খারাপ। পরিস্কারপরিচ্ছন্ন রাখার জন্য শতাধিক পরিচ্ছন্নকর্মী সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকলেও কোনো কাজে আসছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। মেলায় আসা উত্তরা এলাকার বাসিন্দা সাজিদ হোসেন বলেন মেলার টয়লেটগুলো ব্যবহারে অনুপযোগী। ভেতরে ঢুকতে হয় প্যান্টের কাপড় উঁচু করে ধরে। তিনি বলেন বাণিজ্য মেলায় আসতে কুড়িল বিশ্বরোড থেকে কাঞ্চন ব্রিজ পর্যন্ত সড়কের বেহাল অবস্থা। সেইসঙ্গে প্রচন্ড ধুলা। তিনি ধূলা কমাতে বাণিজ্য মেলার এ সময়ে রাস্তায় পানি ছিটানোর দাবি জানান। . .... ছবি আব্দুল গনি ... . নারায়ণগঞ্জের বরুণা এলাকা থেকে স্বপরিবারে মেলায় আসা রিপন সরকারও একই দাবি জানিয়ে বলেন মেলায় যাতায়াতের সময় ধূলায় কাপড়চোপড় একদম নষ্ট হয়ে যায়। পানি ছিটালে ধূলা কিছুটা কমবে বলে তিনি মনে করেন। এদিকে মেলার আজ চারদিন হলেও এখনো মেলা জমেনি। এ নিয়ে আরএফএলর স্টলের বিক্রেতা আজম বলেন ছুটির দিনে বাণিজ্যমেলা ভালো জমে। আশা করছি আগামি শুক্রবার থেকে মেলা জমবে। এছাড়া মেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এখনো সেভাবে পণ্যে ডিসকাউন্ট দেয়া শুরু করেনি। বিভিন্ন পণ্যে ছাড় পেলে ক্রেতারা আকৃষ্ট হবে বলে তিনি মনে করেন। করোনা মহামারি আবার ইউরোপসহ অন্যান্য কিছু দেশে নতুন রূপে ছড়িয়ে পরায় এবারের বাণিজ্য মেলায় দেশের পাশাপাশি বিদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণও কিছুটা কম। . .... ছবি আব্দুল গনি ... . এছাড়া দেশে গত কয়েকদিনে করোনা সংক্রমণের হার কিছুটা বাড়লেও মেলায় মাস্ক ব্যবহারে তেমন সচেতনতা দেখা যায়নি। মাস্ক না পড়ার এ বিষয়টি ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। মাসব্যাপী মেলায় এবার দেশীয় বস্ত্র মেশিনারিজ কসমেটিকস ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিকস ফার্নিচার পাট ও পাটজাত পণ্য গৃহসামগ্রী চামড়া ও জুতাসহ চামড়াজাত পণ্য স্পোর্টস গুডস স্যানিটারিওয়্যার খেলনা স্টেশনারি ক্রোকারিজ প্লাস্টিক মেলামাইন পলিমার হারবাল ও টয়লেট্রিজ ইমিটেশন জুয়েলারি প্রক্রিজাত খাদ্য হস্তশিল্পজাত পণ্য হোম ডেকর ইত্যাদি পণ্য প্রদর্শন ও বিক্রি করা হচ্ছে। বাণিজ্যমেলা প্রতিদিন সকাল ১০টায় শুরু হয়ে খোলা থাকছে রাত ৯টা পর্যন্ত। তবে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা খোলা থাকবে। মেলার প্রবেশমূল্য প্রাপ্তবয়স্কদের ৪০ টাকা ও শিশুদের ২০ টাকা। এছাড়া কুড়িল বিশ্বরোড ফ্লাইওভার থেকে মেলা প্রাঙ্গণে যাতায়াতের জন্য ৩০টি বিআরটিসির বাস চলবে। ভাড়া জনপ্রতি ৩০ টাকা। ইপিবি জানিয়েছে দর্শনার্থীর সংখ্যা বাড়লে বাসের সংখ্যাও বাড়ানো হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/607.csv b/Bangla_fin_news_articles/607.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..364ca6f987e5ee2370d5cef23bd7061cd00d3e9c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/607.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +607,হাজার কোটি টাকা ছাড়ালো লেনদেন,2022-01-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন বছরের প্রথম কার্যদিবসের মতো দ্বিতীয় কার্যদিবস গতকাল সোমবারও দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচক বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। এতে ১৩ কার্যদিবস পর আবারও ডিএসইতে হাজার কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হলো। মূল্যসূচক ও লেনদেন বাড়ার পাশাপাশি দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। এমনকি পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দিনের দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। এরপরও লেনদেনের একপর্যায়ে এ প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার বিক্রেতার সংকট দেখা দেয়। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে ডিএসইতে লেনদেন শুরু হতেই প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স প্রায় ৩০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। আর লেনদেনের ৫০ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচকটি প্রায় ৭০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া সূচকের এ বড় উত্থানপ্রবণতা প্রথম তিন ঘণ্টা অব্যাহত থাকে। গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৮৮২ পয়েন্টে উঠে এসেছে। আগের দিন সূচকটি বাড়ে ৯৬ পয়েন্ট। এর ফলে নতুন বছরের প্রথম দুই কার্যদিবসে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক বাড়ল ১২৫ পয়েন্ট। প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি অন্য দুই সূচকও বেড়েছে। এর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ ৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৫১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৫৭৬ পয়েন্টে অবস্হান করছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩১৪ কোটি ১৪ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৮৯৪ কোটি ১৭ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ৫১৯ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। লেনদেন শুধু আগের কার্যদিবসের তুলনায় বাড়েনি ডিএসইতে ১৮ কার্যদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে। আর ১৩ কার্যদিবস পর হাজার কোটি টাকার ওপরে লেনদেনের দেখা মিলেছে। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ১৮১ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্হানে থাকা বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৭২ কোটি ৯৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৬৯ কোটি ৫০ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে ফরচুন সুজ। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে পাওয়ার গ্রীড পেনিনসুলা চিটাগাং ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস আইএফআইসি ব্যাংক সাইফ পাওয়ার টেক এবং জিনেক্স ইনফোসিস। গতকাল ডিএসইতে ২১৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৩২টির। আর ২৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এর মধ্যে ৫১ প্রতিষ্ঠানের দাম বেড়েছে ৩ শতাংশের ওপরে। যার পাঁচটির শেয়ার দিনের দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। এমনকি এক পর্যায়ে এই পাঁচ কোম্পানির শেয়ারের বিক্রেতাও উধাও হয়ে যায়। এর মধ্যে রয়েছে ইজেনারেশন ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স লাভেলো আইসক্রিম রিং সাইন টেক্সটাইল এবং আরএন স্পিনিং। এর মধ্যে আরএন স্পিনিং এবং লাভেলো আইসক্রিম আগের দিনও দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়লেও বিপরীত চিত্র দেখা যাচ্ছে সোনালী পেপারের ক্ষেত্রে। লেনদেন শুরুর কয়েক মিনিটের মাথায় কোম্পানিটির শেয়ার দিনের সর্বনিম্ন সীমায় চলে যায়। সেই সঙ্গে শূন্য হয়ে যায় ক্রেতার ঘর। দিনের লেনদেনের শেষ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ারের ক্রেতার ঘর শূন্যই থাকে। আগের দিনও এক পর্যায়ে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্রেতা শূন্য হয়ে পড়েছিল। এতে দুদিনে কোম্পানিটির শেয়ার দাম কমেছে ১২৬ টাকা ৫০ পয়সা। অবশ্য এই পতনের আগে প্রায় ছয় মাস কোম্পানিটির শেয়ার দাম অনেকটা টানা বেড়েছিল। গত বছরের ২৭ জুন কোম্পানিটির শেয়ার দাম ছিল ১৯৭ টাকা ৪০ পয়সা। এখান থেকে বাড়তে বাড়তে ৩০ ডিসেম্বর ৯৫৭ টাকা ৭০ টাকা পয়সা উঠে যায়। অর্থাত্ ছয় মাসের কম সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার দাম বাড়ে ৩৮৫ শতাংশ। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১০২ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩০৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৯০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯২টির এবং ২৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/608.csv b/Bangla_fin_news_articles/608.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..308ddfc27a4c9d3c9084afe7d0413211ca3d8cc0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/608.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +608,সাকসেস করপোরেশন ও আরবান অ্যাপারালের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী,2022-01-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পোশাক শিল্পে জনপ্রিয় পাইকারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সাকসেস কর্পোরেশন এর ৪র্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং আরবান অ্যাপারালের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে। রবিবার রাতে রাজধানীর উত্তরায় একটি কমিউনিটি সেন্টারে এ আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার হাফিজুর রহমান অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন সদাগর ডট কমের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সিইও আরিফ মাহমুদ চৌধুরী। তাছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি এবং অভিনেতা মিশা সওদাগর। অনুষ্ঠানে সাক্সেস কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান সাকিব বলেন আমাদের এই অবস্থানের আসার পেছনে অনেকের অবদান রয়েছে। আমরা ছোট একটা অবস্থান থেকে এই পর্যায়ে এসেছি। আমি বিশ্বাস করি কাজের মধ্যে সততা এবং নিষ্ঠা থাকলে আপনি সাকসেস হবেনই। আরবান অ্যাপারালের নওরিন বলেন যখন আমি অ্যাপারেল ব্যবসা শুরু করি আমি দেখতে পাই ইকমার্স এবং এফকমার্স বাড়ছে। তখন আমি প্রথমে অনলাইন মার্কেটারদের টার্গেট করেছি এখন আমরা অনলাইন মার্কেটার এবং দোকান মালিকদের কাছ সর্বাধিক জনপ্রিয় হোলসেল সোর্স। সদাগর ডট কমের সিইও আরিফ চৌধুরী বলেন আমি দেখেছি সাকসেস কর্পোরেশন ও আরবান অ্যাপারাল করোনার মধ্যেও আত্ববিশ্বাসের সঙ্গে তারা ব্যাবসা চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে। আসলে একজন উদ্যোক্তাকে সফল হতে হলে সবসময় সাহস নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। অভিনেতা মিশা সদাগর বলেন আমি সবসময় বলি তরুণদের কে সুযোগ দিতে হবে তাদের মধ্যে এই বয়সে যে স্পিড আছে সেটা কিন্তু এখন আর আমাদের মধ্যে নেই। তাদের কে সুযোগ দিলে তারা সফল ব্যবসায়ী হয়ে উঠবে। আমি দেখেছি সাকসেস কর্পোরেশন হাজারো প্রতিবন্ধকতাকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যাচ্ছে কারণ তাদের মধ্যে একটা স্পিড রয়েছে। তারা সামনের দিনে আরও অনেক ভালো করবে। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার এ.এস.এম হাফিজুর রহমান বলেন পোশাক শিল্পের দিক থেকে বাংলাদেশ দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। এটি আমাদের জন্য অবশ্যই গৌরবের। আর আগামীর সময়টা ইকমার্স ইন্ডাস্ট্রির। সাকসেস কর্পোরেশন ও আরবান অ্যাপারালের জন্য শুভ কামনা রইল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/609.csv b/Bangla_fin_news_articles/609.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3f0455374a7e1cfa444d8bfaa9eb809adba7afe1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/609.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +609,লজিস্টিকস ইন্ডাস্ট্রিতে রেডএক্সের নতুন মাইলফলক,2022-01-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,গত বছর লকডাউনের মাত্র দুসপ্তাহ আগে লজিস্টিকস কোম্পানি রেডএক্সের যাত্রা শুরু। মহামারীর কঠিন সময়েও সেবা প্রদান অব্যাহত রেখে উদ্যোক্তাদের ব্যবসাকে সচল রাখতে সাহায্য করে কোম্পানিটি। মাত্র ৬ সপ্তাহে দেশজুড়ে ডেলিভারি নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে তারা। দেশব্যাপী সেবা নিশ্চিত করতে গিয়ে অসংখ্য সমস্যারও মুখোমুখি হতে হয় তাদের। কিন্তু খুব কম সময়েই সব সমস্যা সামলে ভালো সেবার মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের আস্থা অর্জন করে নেয় এই প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে দেশের ৬৪ জেলার ৪৯৩টি উপজেলা ২৫০ ডেলিভারি পয়েন্ট নিয়ে দেশের এক নাম্বার লজিস্টিকস কোম্পানিতে পরিণত হয়েছে রেডএক্স। মহামারী চলাকালীন সময়ে সারাদেশে তৃতীয় পাক্ষিক যত ডেলিভারি সম্পন্ন হয় তার অর্ধেকেরও বেশি হয়েছে রেডএক্স নেটওয়ার্কে। এরই ফলশ্রুতিতে সম্প্রতি করোনাকালীন সময়ে সেরা সেবা প্রদানের জন্য বাংলাদেশইন্ডিয়া বিজনেস কাউন্সিল কতৃর্ক সেরা লজিস্টিকস কোম্পানির স্বীকৃতি অর্জন করে তারা। এছাড়া মাত্র কয়েকমাস আগে কার্গো সেবা শুরু করে রেডএক্স। স্বল্প সময়ের মধ্যেই দেশজুড়ে লাল ট্রাক ছড়িয়ে দিয়ে দেশের সবচেয়ে বড় ট্রান্সপোর্ট প্রোভাইডারে পরিণত হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এত কম সময়ে এমন অভাবনীয় সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে রেডএক্সের ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা তাদের রাইডাররা। তাই তাদের সম্মান জানাতে সম্প্রতি রেডএক্স রিওয়ার্ড নামে দেশব্যাপী এত বড় পরিসরে প্রথম ফ্রন্টলাইনার স্বীকৃতি উদ্যোগের আয়োজন করে প্রতিষ্ঠানটি। এই উদ্যোগে সারাদেশের সব হাবের অধীনস্ত রাইডাররা অংশগ্রহণ করে এবং সেরা পারফর্মারদের সুজুকি জিক্সার এসএফ টিভিএসসহ চারটি বাইক দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়। এছাড়া হাব ম্যানেজার এবং জোনাল লিডদের স্মার্টফোন অ্যাপেল ওয়াচসহ ক্যাশ পুরষ্কার দেয়া হয়। ২রা জানুয়ারি ২০২২এ ধানমন্ডির নিউ সেলিব্রেটি কনভেনশন সেন্টারে জমকালো আয়োজনের মধ্যে দিয়ে ৫ জন রাইডার এবং ৩৮ জন হাব কর্মকর্তাদের স্বীকৃতি দেয়া হয়। বাইক জেতার অনুভুতি জানাতে গিয়ে রেডএক্স ঝিনাইদহ হাবের ফ্রন্টলাইনার জাহাঙ্গীর আলম বলেন কোভিডে হঠাৎই চাকরি চলে যাওয়ায় রেডএক্সে রাইডার হিসেবে জয়েন করি আমি। করোনায় চাকরি হারিয়ে যখন দিশেহারা তখন রেডএক্সে চাকরির কারণে আমি পরিবারসহ মহামারীর দুঃসময় পার করতে পেরেছি। চিন্তাও করতে পারি নাই মাত্র এক বছরের মাথায় একটা সুজুকি বাইক থাকবে আমার নিজের.. আমি খুবই আনন্দিত। সবসময় চেষ্টা করি যত দ্রুত সম্ভব গ্রাহকের পার্সেল পৌঁছে দিতে। এই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে আমাদের আরো ভালো সেবা দিতে উদ্বুদ্ধ করবে। রেডএক্স দেশীয় স্টার্টআপ শপআপের একটি প্রতিষ্ঠান। শপআপের মোট বিনিয়োগ ১১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যা দেশের ইতিহাসে স্টার্টআপে সর্বোচ্চ বিদেশী বিনিয়োগ। অতি সম্প্রতি শপআপ ৭৫ মিলিয়ন ডলারের সিরিজ বি বিনিয়োগ পায় যা দক্ষিণ এশিয়ায় প্রযুক্তি ভিত্তিক বিটুবি কমার্স প্ল্যাটফর্মের জন্য সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। শপআপের ফাউন্ডার ও সিইও আফিফ জামান বলেন ফ্রন্টলাইনারদের স্বীকৃতি প্রদানের এমন একটি উদ্যোগ শুরু করতে পেরে আমরা গর্বিত। সাধারণত আমরা সারা বছরই ফ্রন্টলাইনারদের উদ্বুদ্ধ করতে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করি। বড় পরিসরে রাইডারদের কার্যক্রমের স্বীকৃতি প্রদানের এই আয়োজন আমরা আগামী বছরগুলোতেও অব্যাহত রাখবো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/61.csv b/Bangla_fin_news_articles/61.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..090a40708660a2e0261dbe2ef0c673d0a6abe91d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/61.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +61,ঈদের ৩ দিনে কাঁচা চামড়া সংগ্রহ সাড়ে ৫ লাখ পিস,2022-07-13,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,ঈদের ৩ দিনে প্রায় সাড়ে ৫ লাখ পিস কাঁচা চামড়া সংগ্রহ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ। বুধবার ১৩ জুলাই সকালে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। শাহীন আহমেদ বলেন ছাগলের চামড়ার বিশ্বব্যাপী ডিমান্ড কমেছে। আমরা হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি শিফট করেছি ২০১৭ সালে সেখানে মূলত খাসি ও ছাগলের চামড়ার ইউনিট ছিল সেই ইউনিটগুলোকে আমরা নিতে পারিনি। সাভারে আমাদের ৫ থেকে ৬টি ইন্ডাস্ট্রি আছে যারা ছাগল ও খাসির চামড়া প্রসেস করে। এটার একটা বিরূপ প্রভাব কয়েক বছর যাবৎ পড়েছে। ... ২১ হাজার মেট্রিক টন বর্জ্য অপসারণ ডিএসসিসির ... ২১ হাজার মেট্রিক টন বর্জ্য অপসারণ ডিএসসিসির ...২১ হাজার মেট্রিক টন বর্জ্য অপসারণ ডিএসসিসির তিনি বলেন আমরা মনে করি সার্বিক ব্যবস্থাপনায় এ বছর ঈদের আগেই সরকার যে সিদ্ধান্তগুলো হয়েছিল সেটা যুগোপযোগী হয়েছে এবং জেলা প্রশাসকদের সমন্বয়ে উপজেলা পর্যায়ে মনিটরিং সেল গঠন করা হয়েছিল সেটার প্রভাব আমরা মাঠ পর্যায়ে দেখছি। বিভিন্ন উপজেলায় চামড়া সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে। আরেকটি ভালো সিদ্ধান্ত হয়েছে ঢাকার ভেতরে ৭ দিন চামড়া ঢুকতে না দেওয়া। ট্যানারি মালিকদেরও সে রকম সক্ষমতা নেই যে ১২ দিনের ভেতরে লাখ লাখ পিস চামড়া সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করা। যারা হাইডেন মার্চেন্ড আছে তাদেরও সক্ষমতা নেই। সেই কারণে বিভিন্ন জেলায় চামড়া লবণ দিয়ে সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে। ..... বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ ছবি সংগৃহীত ... . শাহীন আরও বলেন জেলা পর্যায়ে এতিমখানামাদ্রাসায় দেখা যায় লবণ দেওয়ার প্রবণতা কম। তারা রক্তযুক্ত চামড়া বিক্রি করেছে। দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করে রাতে টেন্ডার করে তারা এগুলো বিক্রি করেছে। সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে ট্যানারি মালিকরা চামড়া কিনবে। তিনি বলেন বৃহস্পতিবার বা শুক্রবার থেকে আমরা লবণযুক্ত চামড়া সংগ্রহ করবো। বিভিন্ন হাট ধরে চামড়া সংগ্রহ শুরু হবে। বিভিন্ন জায়গায় লবণ দিয়ে রাখায় চামড়া নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে এ বছর। ৫ থেকে ৬ লাখ বকরির চামড়া নষ্ট হয়েছে এমন তথ্য আছে আমাদের কাছে ৯০ থেকে ৯৫ লাখ পিস চামড়া আমরা সংগ্রহ করতে পারবো। ৫ বছর আগেও আমরা দেখেছি অনেক বেশি দাম দিয়ে চামড়া কেনা হতো এটা অনেক পড়ে গেছে। চামড়াজাত পণ্যের দাম বাড়ছে চামড়ার চাহিদাও আন্তর্জাতিক বাজারে বাড়ছে। এরপরও বাংলাদেশে চামড়ার দাম কমছে এটার কারণ কী জানতে চাইলে শাহীন বলেন চামড়াজাত পণ্য বা চামড়ার দর বহির্বিশ্বে কমেনি। আমরা যে চামড়া উৎপাদন করছি সেই চামড়া আমরা ব্র্যান্ড বায়ারদের কাছে সেল করতে পারছি না। আমরা ননকমপ্লায়েন্ট বায়ার অর্থাৎ চায়নিজ বায়ারের কাছে যে পণ্যের দাম ২ ডলার সেটা আমরা ১ ডলারে বিক্রি করছি। অধিকাংশ ট্যানারি মালিক ব্যবসা পরিচালনা করার স্বার্থে লসে চামড়াগুলো সেল করছে। ২০১৬ সালের আগে ঢাকার চামড়া আড়াই থেকে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। ১৭ সালে যে সময় আমাদের শিফটিং হলো অধিকাংশ ট্যানারি যেতে পারেনি। যেসব প্ল্যান্ট খাসিবকরির চামড়া প্রক্রিয়াজাত করে তাদের অধিকাংশ যেতে পারেনি। যে কারণে বিশাল সরবরাহ ব্যবস্থাপনা করতে পারছে না ট্যানারি মালিকরা। তিনি বলেন ১৬ সাল পর্যন্ত আমরা ব্র্যান্ড বায়ারদের কাছে আমরা পণ্য সেল করেছি। এসব ব্র্যান্ড বায়ারদের যদি ফিরিয়ে আনতে চাই তাহলে এলডব্লিউজি সনদ দরকার। ৩০ থেকে ৪০টি ট্যানারি অন্তর্ভুক্ত হলেও আমাদের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা দ্বিগুণ হয়ে যাবে ১ বছরের মধ্যে। কাঁচা চামড়ার দাম পাচ্ছে না সেই সমস্যাও লাঘব হবে। সঠিক দামটা সেই সময় পাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/610.csv b/Bangla_fin_news_articles/610.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cf1e20a87d4f08b7a775df635a7a9abafefd5ae0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/610.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +610,সচল ২০ লাখ বিও হিসাবের সাড়ে ৬ লাখেই কোনো শেয়ার নেই,2022-01-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের শেয়ারবাজারে বর্তমানে বিনিয়োগকারীদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স বিও হিসাব রয়েছে ২০ লাখ ৩৪ হাজার। এর মধ্যে শেয়ার রয়েছে ১৪ লাখ বিও হিসাবে। বাকি ৬ লাখ ৩০ হাজার বিও হিসাবে কোনো শেয়ারই নেই। অর্থাৎ এই সব বিও হিসাব শেয়ারশূন্য হয়েছে। সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড সিডিবিএল সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে বিদায়ি বছর অর্থাৎ ২০২১ সালের শেষ দিন শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৩৪ হাজার ৩৯৯টিতে। এর মধ্যে ১৪ লাখ ৩ হাজার ৫৩৩টি বিও হিসাবে শেয়ার রয়েছে। আর বাকি ৬ লাখ ৩০ হাজার ৮৬৬টি বিও হিসাব শেয়ারশূন্য হয়েছে। এদিকে বিদায়ি বছর অর্থাত্ ২০২১ সালের শেষ কার্যদিবস শেয়ার রয়েছে এমন বিও হিসাব দাঁড়িয়েছে ১৪ লাখ ৩ হাজার ৫৩৩টিতে। আর আগের বছর অর্থাত্ ২০২০ সালের শেষ কার্যদিবস বিওতে শেয়ার রয়েছে এমন হিসাব ছিল ১৫ লাখ ৩ হাজার ২৩০টিতে। অর্থাত্ এই এক বছর শেয়ার রয়েছে এমন বিও হিসাব ৯৯ হাজার ৬৯৭টি কমেছে। আর গত এক বছর বিওতে শেয়ার নেই অর্থাৎ শেয়ারশূন্য বিও হিসাব ১ লাখ ১ হাজার ২৬১টি কমে ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ১৩ হাজার ৬৩১টিতে। আর আগের বছরের শেষ কার্যদিবস শেয়ারশূন্য বিও হিসাব ছিল ৬ লাখ ১৪ হাজার ৮৯২টিতে। এছাড়াও ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বরের তথ্যানুযায়ী ১ লাখ ১৭ হাজার ২৩৫ বিওধারীর হিসাব অব্যবহূত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/611.csv b/Bangla_fin_news_articles/611.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6c3a010c632d3dd69e5d195fb54345ecb22b2d6d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/611.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +611,এখনো বেশির ভাগ স্টলের নির্মাণকাজই শেষ হয়নি,2022-01-03,মুন্না রায়হান ও এম এ মোমেন,বাণিজ্য মেলা শুরু হয়েছে আজ তিন দিন। কিন্তু এখনো বেশির ভাগ স্টলের নির্মাণকাজই শেষ হয়নি। কবে নাগাদ শেষ হবে তাও নির্দিষ্ট করে জানাতে পারেননি এসব স্টলের বরাদ্দপ্রাপ্তরা। তারা সময়মতো বরাদ্দ না পাওয়ায় স্টল নির্মাণে কিছুটা দেরি হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন। এছাড়া এবার বাণিজ্য মেলায় স্টলের সংখ্যা গতবারের তুলনায় কম বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। করোনা মহামারির কারণে এবার অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠানও মেলায় আসেনি। গতকাল রবিবার সরেজমিনে বাণিজ্য মেলায় গিয়ে দেখা যায় মেলার স্থায়ী কমপ্লেক্স বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশচায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারের ভেতরে অনেক স্টলের নির্মাণকাজ চলছে। আর এক্সিবিশন সেন্টারের বাইরের স্টলগুলোর অধিকাংশই এখনো সাজানোগোছানো হয়নি। ফলে দর্শনার্থীরা যাতায়াতের এত ঝক্কিঝামেলা সহ্য করে মেলায় গিয়ে রীতিমতো হতাশ হচ্ছেন। উল্লেখ্য এবারই প্রথম পূর্বাচলে নবনির্মিত স্থায়ী কমপ্লেক্সে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ডিআইটিএফ আয়োজন করা হয়েছে। এর আগে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মাসব্যাপী এ মেলা অনুষ্ঠিত হতো। তবে এখন থেকে পূর্বাচলেই বাণিজ্য মেলা অনুষ্ঠিত হবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে স্টল নির্মাণকাজ শেষ না হওয়া প্রসঙ্গে বিউটিশিয়া কসমেটিক্সের মালিক শফিকুল ইসলাম বলেন গত ২৯ ডিসেম্বর বাণিজ্য মেলার দোকান বরাদ্দপত্র তিনি পেয়েছেন। আর ১ জানুয়ারি মেলা উদ্বোধন হয়েছে। দুই দিনের মধ্যে কীভাবে স্টল নির্মাণ সম্ভব। সময়মতো বরাদ্দপত্র না পাওয়ায় স্টল নির্মাণে বিলম্ব হয়েছে বলে তিনি জানান। শফিকুল বলেন এখানে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি কর্মকর্তাদের সময়মতো পাওয়া যায় না। কোনো পরামর্শ সুবিধা ও অসুবিধা ভাগাভাগি করার কেউ নেই। কবে নাগাদ তাদের স্টল উদ্বোধন করা হবে তিনি বলতে পারেননি। পোশাক বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ড্রেসলাইনের পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন আগামী দুইতিন দিনের মধ্যে তাদের স্টল উদ্বোধন করা যাবে। চূড়ান্ত বরাদ্দপত্র সময়মতো না পাওয়ায় এ জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। হ্যান্ডিক্র্যাফটের পরিচালক রেজাউল করিম বলেন মেলা বসার কমপক্ষে এক মাস আগেই স্টল বরাদ্দ চূড়ান্ত করতে হবে। অন্যথায় অব্যবস্থাপনা ও স্টল নির্মাণের খরচ বৃদ্ধিতে প্রতিষ্ঠানের মালিকরা ক্ষতির সম্মুখীন হবেন। আরেক পোশাক বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান প্রভিডেন্সের পরিচালক ফারদিন বলেন যাতায়াতব্যবস্থা ভালো না থাকায় বাণিজ্য মেলায় দর্শনার্থীদের সমাগম এখনো সেভাবে ঘটেনি। নানা প্রতিকূলতায় তাদের স্টল নির্মাণে দেরি হচ্ছে। আগামীকাল মঙ্গলবার তাদের স্টল উদ্বোধন করা হবে বলে জানান তিনি। গতকাল বাণিজ্য মেলা ঘুরে দেখা গেছে হোমটেক্স ইগ্লু কাশ্মীরী শাল হ্যান্ডিক্র্যাফট জয়িতা উদ্যোক্তা ও গাজী গ্রুপসহ অনেক প্রতিষ্ঠানের স্টল নির্মাণকাজ এখনো শেষ হয়নি। সময়মতো স্টলের বরাদ্দ না দেওয়া প্রসঙ্গে জানতে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি তথ্যকেন্দ্রে যোগাযোগ করলে সেখানে দুই জন নিরাপত্তা কর্মী ছাড়া কাউকেই পাওয়া যায়নি। গতকাল রাজধানীর শান্তিনগর থেকে মেলায় ঘুরতে আসা আলমগীর হোসেন বলেন মেলা উদ্বোধন হলেও এখনো স্টল নির্মাণই শেষ হয়নি। তাহলে মেলায় এসে কী লাভ হলো এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এবারের মেলায় অন্যান্য বছরের তুলনায় কমসংখ্যক স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে করোনা মহামারির কারণেই এবার মেলায় স্টলের সংখ্যা কমানো হয়েছে। একই কারণে গত বছর বাণিজ্য মেলা অনুষ্ঠিত হয়নি। ইপিবি জানিয়েছে এবার মেলায় বিভিন্ন ক্যাটাগরির ২৩টি প্যাভিলিয়ন ২৭টি মিনি প্যাভিলিয়ন ১৬২টি স্টল এবং ১৫টি ফুড স্টল রয়েছে। এরমধ্যে তুরস্ক ইরান ভারত পাকিস্তান থাইল্যান্ডসহ বিদেশি প্রতিষ্ঠানের ১১টি স্টল রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/612.csv b/Bangla_fin_news_articles/612.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..596701f3c593196ed5154699ec34dda2ba742efd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/612.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +612,আট মাস পর ঊর্ধ্বমুখী রেমিট্যান্স,2022-01-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০২১ সালের এপ্রিল মাস থেকে ধারাবাহিকভাবে কমে যাচ্ছে রেমিট্যান্স। বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে এসে সে ধারাবাহিকতায় ছেদ পড়ল। এতে টানা আট মাস পর ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরল রেমিট্যান্স। গত ডিসেম্বর মাসে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ১৬২ কোটি ৯০ লাখ ১.৬২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটি নভেম্বর মাসের তুলনায় ৭ কোটি ডলার বেশি। করোনা ভাইরাসের কারণে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ভাটা গেছে। এই মহামারির মধ্যেও প্রবাসী বাংলাদেশিরা রেমিট্যান্স পাঠানো অব্যাহত রেখেছিলেন। এতে প্রথম দিকে প্রতি মাসেই বেড়েছে রেমিট্যান্সের পরিমাণ। তবে গত এপ্রিল মাসের পর থেকে ধারাবাহিকভাবে রেমিট্যান্স কমতে থাকে। গত ডিসেম্বরে এসে তার অবসান হলো। . .... ... . বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে গত ডিসেম্বর মাসে প্রবাসীরা ১৬২ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি প্রতি ডলার ৮৭ টাকা ধরে। যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৪৩ কোটি ডলার কম। গত বছরের ডিসেম্বর ২০৫ কোটি ০৬ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। এদিকে ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর সময়ে ২ হাজার ২০৭ কোটি ডলার। ২০২০ সালের পুরো সময়ে এ পরিমাণ ছিল ২ হাজার ১৭৪ কোটি ১৮ লাখ ডলার। সে হিসেবে গত এক বছরে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১ দশমিক ৫১ শতাংশ। অবশ্য গত ছয় মাসে প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধি আগের বছরের ছয় মাসের তুলনায় নেতিবাচক। গত ছয় মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১ হাজার ২৩ কোটি ৭৯ লাখ ডলার। আগের বছরের শেষ ছয় মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৯৪ কোটি ৪৭ লাখ ডলার। সেই হিসাবে এ সময়ে ২৭০ কোটি ডলার কম রেমিট্যান্স এসেছে। ..... ... . ২০১৯২০ অর্থবছরের বাজেটে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা ঘোষণা করা হয়। বৈধ উপায়ে প্রবাসী আয় বাড়াতে এমন সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সে অনুযায়ী গত বছরে ১ জুলাই থেকে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠালে প্রতি ১০০ টাকার বিপরীতে দুই টাকা প্রণোদনা পেয়ে আসছেন। এর ফলে করোনার মধ্যেও রেকর্ড গড়ে রেমিট্যান্স। পরে অবশ্য কমতে শুরু করে। এদিকে গতকাল রেমিট্যান্সে প্রণোদনা হিসেবে আরো দশমিক ৫ শতাংশ যুক্ত হবে বলে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। ফলে এখন থেকে আড়াই শতাংশ বা ১০০ টাকায় আড়াই টাকা প্রণোদনা পাবেন সুবিধাভোগীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী আয় কমে আগস্টের তুলনায় ৯ কোটি ডলার। গত আগস্ট মাসে প্রবাসী আয় ছিল ১৮১ কোটি ডলার যা জুলাই মাসের চেয়ে ৬ কোটি ডলার কম। জুলাই মাসে ১৮৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স আসে যা জুনের তুলনায় ৬ কোটি ৯৩ লাখ ডলার কম। জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৪ কোটি ডলার যা মে মাসের তুলনায় ২৩ কোটি ডলার কম। ..... টাকা। ছবি সংগৃহীত ... . বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে আরও জানা গেছে ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে জুলাইডিসেম্বর দেশে রেমিট্যান্স আসে ১ হাজার ২৩ কোটি ৯০ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৮৭ হাজার ২১ কোটি ৩০ লাখ টাকা যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭৯ কোটি ৮২ লাখ ডলার কম। ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে রেমিট্যান্স আসে ১ হাজার ২৯৪ কোটি ২০ লাখ ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা। গত বছরের তুলনায় রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন করোনার বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ায় অবৈধ চ্যানেলে বিশেষ করে হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ লেনদেন বেড়েছে। তাছাড়া করোনার প্রভাবে প্রবাসীরা যেভাবে চাকরি হারিয়েছেন সেভাবে দেশের বাইরে নতুন শ্রমশক্তি নিয়োগ হয়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/613.csv b/Bangla_fin_news_articles/613.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..90ec924a1d05eb350949eabfd1baf821c5b6e985 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/613.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +613,ডিসেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৪৮ শতাংশ,2022-01-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের পোশাক খাতের রপ্তানি ব্যাপক বৃদ্ধি পাওয়ায় ২০২১ সালের ডিসেম্বরে এসে এই রপ্তানি ৪৮ দশমিক ২৭ শতাংশের রেকর্ড মাত্রায় বেড়েছে। অন্য কথায় একক মাস হিসেবে সর্বশেষ ডিসেম্বর মাসে রপ্তানি আয় আগের বছরের একই মাসের তুলনায় ৪৮ দশমিক ২৭ শতাংশ বেড়েছে।পোশাক রপ্তানির উচ্চ প্রবৃদ্ধির উপর ভর করে চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম ৬ মাস বা অর্ধবছরে জুলাইডিসেম্বর রপ্তানি আয় আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৮ দশমিক ৪১ শতাংশ বেড়েছে। এ সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছে ২ হাজার ৪৬৯ কোটি ৮৫ লাখ মার্কিন ডলার যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ১৫ দশমিক ১৫ শতাংশ বেশি।রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্যে জানা যায় চলতি অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ হাজার ১৩৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ২ হাজার ৪৬৯ কোটি ৮৫ লাখ ডলার। আর গত অর্থবছরের একই সময়ে আয় ছিল ১ হাজার ৯২৩ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। অন্যদিকে ডিসেম্বর মাসে ৩৯১ কোটি ১২ লাখ ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৯০ কোটি ৭৬ লাখ ডলার। সুতরাং লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় গত মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ২৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের ডিসেম্বর মাসে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৩৩০ কোটি ৯৮ লাখ ডলার।প্রধান রপ্তানি পণ্য পোশাক খাতের রপ্তানি আয় ভাল হওয়ায় রপ্তানিতে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা যাচ্ছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। এ বিষয়ে রপ্তানিমুখী শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বাসসকে বলেন ইউনিট প্রতি পোশাকের মূল্য বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি ক্রেতাদেশের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় রপ্তানির অবস্থা ভাল। যেভাবে আমরা ক্রেতাদেশ পাচ্ছি তাতে মনে করি আগামী কয়েক মাস প্রবৃদ্ধির এই ধারা ধরে রাখতে পারব।তিনি বলেন রপ্তানির ক্ষেত্রে বিদ্যমান সমস্যা নিরসনে বিজিএমইর পক্ষ থেকে আমরা কাজ করছি। পাশাপাশি রপ্তানি সম্প্রসারণের অনেক সুযোগ এখন তৈরি হয়েছে। সেসব সুযোগ পুরোপুরি কাজে লাগাতে বন্দর অবকাঠামো উন্নয়ন শুল্ককর সংক্রান্ত ও ব্যাংকিং জটিলতা নিরসনে আরও সক্রিয় ভূমিকা পালনের জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানান তিনি।ইপিবির হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী তৈরি পোশাকের রপ্তানি আয় ও প্রবৃদ্ধি উভয়ই লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বেড়েছে। ১ হাজার ৭২৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯৯০ কোটি ডলার। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৮ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ। গতবছরের একইসময়ে এই খাতে রপ্তানি ছিল ১ হাজার ৫৫৪ কোটি ৫৫ লাখ ডলার।জুলাইডিসেম্বর সময়ে নিট পণ্যের সোয়েটার টিশার্ট জাতীয় পোশাক রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯৫৯ কোটি ৩৩ লাখ ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ১ হাজার ১১৬ কোটি ১৬ লাখ ডলার। এক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৩০ দশমিক ৯১ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৮৫২ কোটি ৬১ লাখ ডলার।আলোচ্য সময়ে ওভেন পণ্যের শার্ট প্যান্ট জাতীয় পোশাক রপ্তানি আয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে। এক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৪ দশমিক ৫০ শতাংশ। ৭৬৮ কোটি ৩০ লাখ ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ওভেন পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৮৭৩ কোটি ৯০ লাখ ডলারের। গতবছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ৭০১ কোটি ৯৩ লাখ ডলার।একক মাস হিসেবে ডিসেম্বর মাসে নিটওয়্যার পণ্য রপ্তানি ৫৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং ওভেন পোশাক ৪৮ দশমিক ১৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এক মাসে ২১৭ কোটি ৬০ লাখ ডলারের নিটওয়্যার পণ্য এবং ওভেন পোশাক ১৮৬ কোটি ৮৪ লাখ ডলারের রপ্তানি হয়েছে। জুলাইডিসেম্বর এই ৬ মাসে অন্যান্য পণ্যের মধ্যে প্লাস্টিক পণ্যের রপ্তানি আয় বেড়েছে। এই খাতে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭ কোটি ১০ লাখ ডলারযার প্রবৃদ্ধি ৩৪ দশমিক ১৫ শতাংশ। কৃষিজাত পণ্য রপ্তানির আয় বেড়েছে উল্লেখ করার মত। এ সময়ে কৃষিজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৬৫ কোটি ৪০ লাখ ডলারের যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৪ দশমিক ৬২ শতাংশ বেশি।আলোচ্য সময়ে ৫৬ কোটি ৩৯ লাখ ডলারের চামড়া ও চামড়জাত পণ্যের রপ্তানি হয়েছে। এক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৬ দশমিক ৪১ শতাংশ।এ সময়ে মাছ রপ্তানি হয়েছে ৩৩ কোটি ৯০ লাখ ডলারের যা গতবছরের একই সময়ের তুলনায় ২১ দশমিক ২ শতাংশ বেশি। এছাড়া টেরিটাওয়েল সিরামিক প্রকৌশল পণ্য গ্লাস বিল্ডিং নির্মাণ সামগ্রী হোম টেক্সটাইল হস্তশিল্পসহ অধিকাংশ পণ্যের রপ্তানি আয়ও বেড়েছে। সূত্র বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/614.csv b/Bangla_fin_news_articles/614.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c0c928edcce3f30be2939148a5908c594a554c22 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/614.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +614,বেড়েছে রফতানি আয়,2022-01-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পোশাক রফতানির উচ্চ প্রবৃদ্ধির উপর ভর করে চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম ৬ মাস বা অর্ধবছরে জুলাইডিসেম্বর রফতানি আয় আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৮ দশমিক ৪১ শতাংশ বেড়েছে। এ সময় রফতানি আয় হয়েছে ২ হাজার ৪৬৯ কোটি ৮৫ লাখ মার্কিন ডলার যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ১৫ দশমিক ১৫ শতাংশ বেশি। অন্যদিকে একক মাস হিসেবে সর্বশেষ ডিসেম্বর মাসে রফতানি আয় আগের বছরের একই মাসের তুলনায় ৪৮ দশমিক ২৭ শতাংশ বেড়েছে। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্যে জানা যায় চলতি অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে রফতানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ হাজার ১৩৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ২ হাজার ৪৬৯ কোটি ৮৫ লাখ ডলার। আর গত অর্থবছরের একই সময়ে আয় ছিল ১ হাজার ৯২৩ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। অন্যদিকে ডিসেম্বর মাসে ৩৯১ কোটি ১২ লাখ ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রফতানি আয় হয়েছে ৪৯০ কোটি ৭৬ লাখ ডলার। সুতরাং লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় গত মাসে রফতানি আয় হয়েছে ২৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের ডিসেম্বর মাসে রফতানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৩৩০ কোটি ৯৮ লাখ ডলার। প্রধান রফতানি পণ্য পোশাক খাতের রফতানি আয় ভাল হওয়ায় রফতানিতে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা যাচ্ছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। এ বিষয়ে রফতানিমুখী শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বাসসকে বলেন ইউনিট প্রতি পোশাকের মূল্য বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি ক্রেতাদেশের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় রফতানির অবস্থা ভাল। যেভাবে আমরা ক্রেতাদেশ পাচ্ছি তাতে মনে করি আগামী কয়েক মাস প্রবৃদ্ধির এই ধারা ধরে রাখতে পারব। তিনি বলেন রফতানির ক্ষেত্রে বিদ্যমান সমস্যা নিরসনে বিজিএমইর পক্ষ থেকে আমরা কাজ করছি। পাশাপাশি রফতানি সম্প্রসারণের অনেক সুযোগ এখন তৈরি হয়েছে। সেসব সুযোগ পুরোপুরি কাজে লাগাতে বন্দর অবকাঠামো উন্নয়ন শুল্ককর সংক্রান্ত ও ব্যাংকিং জটিলতা নিরসনে আরও সক্রিয় ভূমিকা পালনের জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানান তিনি। ইপিবির হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী তৈরি পোশাকের রফতানি আয় ও প্রবৃদ্ধি উভয়ই লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বেড়েছে। ১ হাজার ৭২৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রফতানি আয় দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯৯০ কোটি ডলার। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৮ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ। গতবছরের একইসময়ে এই খাতে রফতানি ছিল ১ হাজার ৫৫৪ কোটি ৫৫ লাখ ডলার। জুলাইডিসেম্বর সময়ে নিট পণ্যের সোয়েটার টিশার্ট জাতীয় পোশাক রফতানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯৫৯ কোটি ৩৩ লাখ ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ১ হাজার ১১৬ কোটি ১৬ লাখ ডলার। এক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৩০ দশমিক ৯১ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে রফতানির পরিমাণ ছিল ৮৫২ কোটি ৬১ লাখ ডলার। এই সময়ে ওভেন পণ্যের শার্ট প্যান্ট জাতীয় পোশাক রফতানি আয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে। এক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৪ দশমিক ৫০ শতাংশ। ৭৬৮ কোটি ৩০ লাখ ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ওভেন পণ্য রফতানি হয়েছে ৮৭৩ কোটি ৯০ লাখ ডলারের। গতবছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ৭০১ কোটি ৯৩ লাখ ডলার। একক মাস হিসেবে ডিসেম্বর মাসে নিটওয়্যার পণ্য রফতানি ৫৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং ওভেন পোশাক ৪৮ দশমিক ১৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এক মাসে ২১৭ কোটি ৬০ লাখ ডলারের নিটওয়্যার পণ্য এবং ওভেন পোশাক ১৮৬ কোটি ৮৪ লাখ ডলারের রফতানি হয়েছে। জুলাইডিসেম্বর এই ৬ মাসে অন্যান্য পণ্যের মধ্যে প্লাস্টিক পণ্যের রফতানি আয় বেড়েছে। এই খাতে রফতানি আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭ কোটি ১০ লাখ ডলারযার প্রবৃদ্ধি ৩৪ দশমিক ১৫ শতাংশ। কৃষিজাত পণ্য রফতানির আয় বেড়েছে উল্লেখ করার মত। এ সময়ে কৃষিজাত পণ্য রফতানি হয়েছে ৬৫ কোটি ৪০ লাখ ডলারের যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৪ দশমিক ৬২ শতাংশ বেশি। আলোচ্য সময়ে ৫৬ কোটি ৩৯ লাখ ডলারের চামড়া ও চামড়জাত পণ্যের রফতানি হয়েছে। এক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৬ দশমিক ৪১ শতাংশ।এ সময়ে মাছ রফতানি হয়েছে ৩৩ কোটি ৯০ লাখ ডলারের যা গতবছরের একই সময়ের তুলনায় ২১ দশমিক ২ শতাংশ বেশি। এছাড়া টেরিটাওয়েল সিরামিক প্রকৌশল পণ্য গ্লাস বিল্ডিং নির্মাণ সামগ্রী হোম টেক্সটাইল হস্তশিল্পসহ অধিকাংশ পণ্যের রফতানি আয়ও বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/615.csv b/Bangla_fin_news_articles/615.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..38b29c40ca8f4cb7ded76fbeb4831d7815db0c63 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/615.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +615,বছরের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় চমক,2022-01-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বছরের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ২ জানুয়ারি দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে সূচকের বড় উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯৬.৪৮ পয়েন্ট বা ১.৪২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৮৫৩.১৩ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২৮.০৫ পয়েন্ট বা ১.১০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪৩১.৪৭ পয়েন্ট এবং ডিএসই৩০ সূচক ১৪.২৫ পয়েন্ট বা ০.৯৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫২৩.৭৮ পয়েন্টে। ... করোনায় উত্থানপতনের শেয়ারবাজার ... করোনায় উত্থানপতনের শেয়ারবাজার ...করোনায় উত্থানপতনের শেয়ারবাজার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৮টি কোম্পানির মধ্যে বেড়েছে ২৯৪টির কমেছে ৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি শেয়ার দর। ডিএসইতে এদিন ৮৮৯ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে যা আগের কার্যদিবস থেকে ৩২ কোটি টাকার বেশি। অপর শেয়ারবাজার সিএসইর প্রধান সূচক সিএসইএক্স ২৪০.৭৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১২ হাজার ৫৪.২৪ পয়েন্টে। সিএসইতে ২৬২টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৯টির কমেছে ৪১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/616.csv b/Bangla_fin_news_articles/616.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cd19afeecbd56e7bf6f9cb48fcd650f45a6cc942 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/616.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +616,করোনায় উত্থানপতনের শেয়ারবাজার,2022-01-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদায়ী বছরে করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে লকডাউনের মধ্যেও ব্যাংকিং কার্যক্রমের সঙ্গে সংগতি রেখে দেশের পুঁজিবাজার চালু থাকে। করোনা অতিমারীর মধ্যেও দীর্ঘ এক দশক পর প্রতিদিনই নিত্য নতুন রেকর্ড গড়ে শেয়ারবাজার। প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তি পর্যায়ের সব ধরনের বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বাড়ায় প্রধান শেয়ারবাজারের লেনদেন বিগত ১০ বছরে সর্বোচ্চ স্থানে পৌঁছে। একইভাবে লেনদেনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সার্বিক সূচক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গত বছর বছর প্রযুক্তিগত সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ছয়টি কোম্পানি নিয়ে স্মল ক্যাপিটাল প্ল্যাটফরমে লেনদেনের সূচনা হয়েছে। পুঁজিবাজারে আলোচিত ওভার দি কাউন্টার মার্কেট বিলুপ্তির মাধ্যমে ওটিসি মার্কেটের ১৮টি কোম্পানি ১৪টি বন্ড এবং বেশ কিছু ওপেন অ্যান্ড মিউচুয়াল ফান্ড তালিকাভুক্তির মাধ্যমে অলটারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ড এটিবি চালু করার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানায়। একটি উন্নত ও কার্যকর বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই বহুল প্রতীক্ষিত গভর্নমেন্ট ট্রেজারি বন্ডের পরীক্ষামূলক লেনদেন সম্পন্ন হয়েছে। বিদায়ী বছরের অর্জন সম্পর্কে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক আমিন ভূইয়া বলেন দীর্ঘ এক দশক পর নতুন এক রেকর্ড সৃষ্টি করেছে দেশের শেয়ারবাজার। ডিএসইর ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন। লেনদেনের পাশাপাশি অনেকগুলো কার্যক্রম বাস্তবায়িত হয়েছে। আর বেশ কিছু কার্যক্রম বিশেষ করে নতুন প্রোডাক্ট ইটিএফ চালু নতুন বছরের শুরুর দিকেই বাস্তবায়িত হবে বলে আমি আশাবাদী। আমরা ভালো মৌলভিত্তি সম্পন্ন কোম্পানিগুলোকে তালিকাভুক্তির জন্য দেশের শীর্ষস্থানীয় গ্রুপ অব কোম্পানিজের চেয়ারম্যান ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছি। বিশেষ করে আইটি স্টাটআপ কোম্পানিগুলোর সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে এসএমই মার্কেটকে আরো গতিশীল করা হবে। এছাড়াও প্রযুক্তিগত ও আইনগত সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে নতুন বছরের প্রথমার্ধেই আমরা বিদেশি বিনিয়োগ আনার চেষ্টা করব। ২০২১ সালের বাজারচিত্র বিদায়ী বছরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হলো। আইপিও শিল্প উদ্যোক্তারা ২০২১ সালে প্রথমবারের একটি সুকুক বন্ড ও ১৪টি কোম্পানিসহ মোট ১৫টি কোম্পানি বাজার থেকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওর মাধ্যমে ১৬৫৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকা মূলধন সংগ্রহ করে। এর মধ্যে তিনটি কোম্পানি প্রিমিয়াম বাবদ ২৯৭ কোটি ৭৩ টাকা মূলধন উত্তোলন করে। এছাড়াও চারটি প্রতিষ্ঠান বন্ড ইসু্যর মাধ্যমে ২০০ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহ করে। অপরদিকে ২০২০ সালে আটটি কোম্পানি প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওর মাধ্যমে মোট ৯৮৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকা মূলধন সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে তিনটি কোম্পানি প্রিমিয়াম বাবদ ৩১১ কোটি টাকা মূলধন উত্তোলন করে। লেনদেন পরিস্থিতি ২০২১ সালে ডিএসইতে ২৪০ কার্যদিবস লেনদেন হয়। এতে মোট লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩ লাখ ৫৪ হাজার ৫২ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। যা ডিএসইর ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন এবং আগের বছরের চেয়ে ২ লাখ ১৯ হাজার ৭১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা বা ১৬২ দশমিক ৩০ শতাংশ বেশি। যার গড় লেনদেন ১৪৭৫ কোটি ২২ লাখ টাকা। অপরদিকে ২০২০ সালে ২০৮ কার্যদিবসে মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৩৪ হাজার ৯৮১ কোটি ২২ লাখ টাকা এবং গড়ে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৬৪৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। ডিএসইর মূল্যসূচক সমূহ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান মূল্যসূচক ডিএসই ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স আগের বছরের চেয়ে ১ হাজার ৩৫৪ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বা ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৬ হাজার ৭৫৬ দশমিক ৬৬ পয়েন্টে উন্নীত হয়। ২০২১ সালে ডিএসইএক্স মূল্য সূচক সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৩৬৮ পয়েন্টে উন্নীত হয় এবং সর্বনিম্ন ছিল ৫০৪৪ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট। ২০১৩ সালের ২৮ জানুয়ারি ৪০৯০.৪৭ পয়েন্ট নিয়ে এ সূচকের যাত্রা শুরু হয়। অন্যদিকে ডিএসই ৩০ সূচক ডিএস৩০ ৫৬৮ পয়েন্ট বা ২৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ২৫৩২ দশমিক ৫৮ পয়েন্টে দাঁড়ায়। ২০২১ সালে ডিএস৩০ মূল্যসূচক সর্বোচ্চ ২৭৮৭ দশমিক ৮২ পয়েন্টে উন্নীত হয় এবং সর্বনিম্ন ছিল ১৯০১ দশমিক ১৩ পয়েন্ট। ২০১৩ সালের ২৮ জানুয়ারি ১ হাজর ৪৭৩ পয়েন্ট নিয়ে এ সূচকের যাত্রা শুরু হয়। এছাড়া ২০২১ সালে ডিএসইএক্স শরিয়াহ্ সূচক ডিএসইএস ১৮৯ পয়েন্ট বা ১৫ দশমিক ২২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১ হাজার ৪৩১ দশমিক ১২ পয়েন্টে উন্নীত হয়। ২০২১ সালে ডিএসইএস মূল্যসূচক সর্বোচ্চ ১৬০০ দশমিক ২৬ পয়েন্টে উন্নীত হয় এবং সর্বনিম্ন ছিল ১১৬৬ দশমিক ১৭ পয়েন্ট। ২০১৪ সালের ২০ জানুয়ারি ৯৪১ দশমিক ২৮ পয়েন্ট নিয়ে এ সূচকের যাত্রা শুরু হয়। বাজার মূলধন ২০২১ সালে বাজার মূলধন ডিএসইর ইতিহাসে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। ডিএসই বাজার মূলধন আগের বছরের তুলনায় ৯৩ হাজার ৯৬৬ কোটি টাকা বা ২০ দশমিক ৯৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৫ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত হয়। ২০২১ সালে বাজার মূলধন সর্বোচ্চ ৫ লাখ ৮৬ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত হয় এবং সর্বনিম্ন ছিল ৪ লাখ ৪৩ হাজার কোটি। মার্কেট পিই ২০২১ সালের শেষে ডিএসইর তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজ সমূহের মূল্য আয় অনুপাত বা মার্কেট পিই দাঁড়ায় ১৭ দশমিক ৫৮। খাতওয়ারী সর্বনিম্ন অবস্থানের দিক থেকে মূল্য আয় অনুপাত বা মার্কেট পিই ছিল মিউচুয়াল ফান্ডের যার মার্কেট পিই ৩ দশমিক ৯১ ব্যাংকিং খাতের মার্কেট পিই ৯ দশমিক ৭২ জ্বালানি ও বিদু্যত্ খাতের ১৩ দশমিক ১৯ টেলিকমিউনিকেশন খাতের মার্কেট পিই ১৬ দশমিক ৯২ ফার্মাসিউটিক্যালস অ্যান্ড কেমিক্যালস খাতের মার্কেট পিই ২০ দশমিক ৭৭ টেক্সটাইল খাতের মার্কেট পিই ২১ দশমিক ৬৫ প্রকৌশল খাতের মার্কেট পিই ২৩ দশমিক ৭০ আর্থিক খাতের পিই ২৪ দশমিক ৯৭ সিমেন্ট খাতের মার্কেট পিই ২৬ দশমিক ৪৭ সার্ভিসেস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট খাতের মার্কেট পিই ২৬ দশমিক ৯২ ইনসিওরেন্স খাতের মার্কেট পিই ২৮ দশমিক ১৩ ফুড অ্যান্ড অ্যালাইড প্রোডাক্ট খাতের মার্কেট পিই ৩১ দশমিক ২১ আইটিখাতের মার্কেট পিই ৩৩ দশমিক শূন্য ৫ বিবিধ খাতের মার্কেট পিই ৫৫ দশমিক ৯৩ ট্রাভেল অ্যান্ড লেইজার ৬০ দশমিক ৫৮ সিরামিক খাতের মার্কেট পিই ৬৭ দশমিক ৩৪ জুট খাতের মার্কেট পিই ৭১ দশমিক ২২ পেপার অ্যান্ড প্রিন্টিং খাতের মার্কেট পিই ৮০ দশমিক ৭২ এবং ট্যানারি খাতের মার্কেট পিই ৮৮ দশমিক ১৯। অপরদিকে ২০২০ সালের শেষে সামগ্রিক বাজার মূল্য আয় অনুপাত বা মার্কেট পিই ছিল ১৬ দশমিক ৫১। মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশন টু জিডিপির অনুপাত ডিএসই ২০২১ সালে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজ সমূহের মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশন টু জিডিপির অনুপাত দাঁড়ায় ১৮ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/617.csv b/Bangla_fin_news_articles/617.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..84690ef11b75ef08c155c51afa72441c4426c4e7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/617.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +617,কাঁচামাল সংকটে বিপর্যস্ত দেশের উৎপাদন খাত,2022-01-02,সাইদুল ইসলাম,শিল্পে ব্যবহৃত কাঁচামালের দাম ক্রমাগত বাড়তে থাকায় সংকটে পড়েছে বাংলাদেশের উৎপাদন খাত। গত কয়েক মাসে এমন কোনো পণ্য নেই যার দাম বাড়েনি। কাঁচামালের জন্য চীনের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীলতার কারণে সংকট আরো বেড়েছে। উৎপাদকেরা বলছেন কাঁচামালের নিশ্চয়তা না পাওয়ার কারণে তারা অনেক অর্ডার ফেরত দিচ্ছেন অথবা আংশিক অর্ডার নিচ্ছেন। গত কয়েক দিনে বাংলাদেশের বেশ কয়েক জন উৎপাদকের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। তারা জানান নির্মাণশিল্প তৈরি পোশাক অটোমোবাইল ওষুধশিল্পের কাঁচামাল কাগজ নিত্যপণ্য কিছুই বাদ যায়নি দাম বাড়ার তালিকা থেকে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে অতিরিক্ত জাহাজ ভাড়া। গত কয়েক মাসে পণ্য পরিবহনে সামুদ্রিক জাহাজের ভাড়া কোনো কোনো ক্ষেত্রে দ্বিগুণ হয়েছে। এক হিসাবে দেখা গেছে সারা বিশ্বে দৈনন্দিন যে পণ্য লাগে তার ২৮ শতাংশ উৎপাদন করে চীন। নিজের দেশের চাহিদা মিটিয়ে বাকিটা তারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করে। সম্প্রতি চীনের কারখানাগুলোতে বিদ্যুৎ রেশনিং করা হচ্ছে। আগে যেখানে চীনের কারখানাগুলো ২৪ ঘণ্টা চলত সেখানে এখন চলছে আট ঘণ্টা করে। এতে করে পণ্য সরবরাহে চাপ বেড়েছে। ব্যবসায়ীদের মতে কাঁচামাল ও তৈরি অনেক পণ্যের ক্ষেত্রে চীনের ওপর নির্ভরতা বেশ বেড়েছে। যেসব ব্যবসায়ী চীন থেকে কাঁচামাল এনে পণ্য রপ্তানি করত তারা পড়েছে সংকটে। পর্যাপ্ত অর্ডার থাকলেও তারা তা নিতে পারছে না। এর সঙ্গে দাম বাড়ার বিষয়টি আছেই। ব্যবসায়ীরা বলছেন সরবরাহকারীদের কমিটমেন্ট থাকলেও পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর এক্ষেত্রে কমিটমেন্ট নেই। এলসি খোলার পরও তারা নির্ধারিত সময়ে তা সরবরাহ করে না। এ কারণে অনেকে কাঁচামালের জন্য চীনের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। চীনের কারখানাগুলো দিনের অধিকাংশ সময় বন্ধ থাকায় সংকট সামনে আরো বাড়বে বলে মনে করেন ব্যবসায়ীরা। এদিকে একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম জানিয়েছে এ বছর চীনের নববর্ষের ছুটির মেয়াদ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে দেশটির সরকার। এর আগে প্রতি বছর এই ছুটি ২৫ দিন থাকত। এবার এটি বাড়িয়ে ৫০ দিন করা হতে পারে। বিশেষ করে করোনা ভাইরাস দ্রুত ছড়ানোর কারণে এমন সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে চীনা কর্তৃপক্ষ। জানুয়ারির শেষ সপ্তাহ কিংবা ফেব্রুয়ারির শুরু থেকে এই ছুটি শুরু হতে পারে। চীনের কারখানাগুলো ৫০ দিন টানা বন্ধ থাকলে বিশ্বের শিল্প খাতের জন্য একপ্রকার বিপর্যয় নেমে আসবে বলে মনে করেন ব্যবসায়ীরা। তবে বিদ্যুৎ রেশনিং ও নববর্ষের ছুটি বাড়ানোর পেছনে চীনের অন্য কোনো উদ্দেশ্য থাকতে পারে বলেও মনে করেন তারা। চীন থেকে কাঁচামাল আমদানি করেন তৈরি পোশাক খাতের উদ্যোক্তা এ বি এম সামছুদ্দিন। তিনি মূলত ইউরোপে পণ্য রপ্তানি করেন। তাঁর মতে যেসব কাঁচামাল সাধারণত বাংলাদেশ আমদানি করে না সেগুলো চীন থেকে আনা হয়। কিন্তু গত কয়েক মাস ধরে চীনের সরবরাহকারীরা চাহিদামতো পণ্য দিতে পারছেন না। যে কারণে ইউরোপের অনেক অর্ডার আমরা ফেরত দিচ্ছি। তিনি বলেন পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে ব্যবসা করা খুবই মুশকিল। অনেক সময় তারা সময়মতো কাঁচামাল সরবরাহ করে না যে কারণে চীনের ওপর আমাদের নির্ভরতা বাড়ছে। কিন্তু এখন চীনের আচরণও রহস্যজনক। এদিকে ক্রমাগত কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ায় দেশের নিত্যপণ্য সিমেন্ট স্টিলসহ সব খাতে তীব্র চাপ পড়েছে। ইতিমধ্যে সিমেন্টের উৎপাদন ও বিক্রি কমে গেছে। বাংলাদেশে সিমেন্ট উৎপাদকদের সংগঠন বিসিএমএ সূত্র জানিয়েছে এখন প্রতি মাসে সিমেন্ট উৎপাদকেরা ৩০০ কোটি টাকা লোকসান দিচ্ছেন। এভাবে চলতে থাকলে ৩০ শতাংশ কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে বলে মনে করেন উৎপাদকেরা। এদিকে স্টিল মিলগুলোতে কাঁচামালের দাম বাড়ার প্রভাব পড়েছে তীব্রভাবে। এই খাতে ব্যবহৃত স্ক্র্যাপ প্রতি টনে ২০ হাজার করে বেড়েছে। এজন্য উৎপাদিত রডের দামও বেড়েছে। শিল্পে ব্যবহৃত তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদনের খরচ আরো বেড়েছে। এদিকে শুধু শিল্পপণ্য নয় মানুষের দৈনন্দিন ব্যবহার করা নিত্যপণ্যের দামও বেশ বেড়েছে গত কয়েক মাসে। ভোজ্যতেল চাল ডাল চিনি থেকে শুরু করে এমন কিছু নেই যার দাম বাড়েনি। এই মূল্যবৃদ্ধির হার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত। এতে করে দেশের বিশাল ভোক্তাশ্রেণির ওপর এর চাপ বেড়েছে। জাতিসংঘের খাদ্য কর্মসূচি ফাওয়ের পর্যবেক্ষণে দেখা যায় করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পর থেকে বিশ্বব্যাপী খাদ্যের দাম বাড়তে থাকে। চাল ডাল ভোজ্যতেল গম বার্লি বিভিন্ন ডেইরি পণ্য মাছ মাংস সবকিছুর দাম বেড়েছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে পণ্যগুলোর উৎপাদন কমে যাওয়া আবার কোনো ক্ষেত্রে দেশগুলোর অতিরিক্ত মজুতদারি বাড়ানোর কারণে দাম বেড়েছে।ফাওয়ের বাংলাদেশ অফিস বলছে করোনা শুরু হওয়ার পর বাংলাদেশের সরবরাহব্যবস্থা একেবারেই ভেঙে পড়ে। বিশেষ করে লকডাউনের সময় এই সরবরাহব্যবস্থা নিরবচ্ছিন্ন ছিল না। এ কারণে পণ্যের দামে যে ঊর্ধ্বগতি ছিল তা এখনো অব্যাহত রয়েছে। এদিকে লকডাউনের সময় সাধারণ জনগণের মধ্যে পণ্য মজুতের প্রবণতা শুরু হয়। যার ফলে লকডাউনের প্রথম সপ্তাহে বাজারে পণ্যমূল্য ১৬ শতাংশ বেড়ে যায়। এর পরে তা আরো বেড়ে ২০ শতাংশে উন্নীত হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/618.csv b/Bangla_fin_news_articles/618.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..062ce154d9480303108cfffc37c8a19f097d978f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/618.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +618,করোনাতেও ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা বেড়েছে,2022-01-02,রেজাউল হক কৌশিক,করোনার সময়ে বিনিয়োগে স্থবিরতা নেমে এলেও ব্যাংকে মুনাফায় উলটো চিত্র দেখা গেছে। অবশ্য ব্যাংকগুলো বলছে করোনার প্রকোপ কমে যাওয়ায় আমদানিরপ্তানি বাণিজ্য আবার চাঙ্গা হয়েছে। ২০২১ সাল শেষে ব্যাংকগুলোর হিসাব থেকে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। ব্যাংকগুলো এ সময়ে অন্যান্য খরচ কমিয়েছে এবং বিতরণ করা ঋণের একটা অংশ আয় হয়েছে। অন্যদিকে এ সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতির কারণে খেলাপি ঋণ না হওয়া এবং প্রভিশন কম রাখায় ব্যাংকগুলোর মুনাফা বেড়েছে। এদিকে মহামারির মধ্যে ব্যাংকগুলোর এ মুনাফা বৃদ্ধির চিত্র নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন মহামারির মধ্যে ব্যাংকগুলো মুনাফার যে প্রবৃদ্ধি দেখাচ্ছে তা যুক্তিসংগত নয়। এখানে কিছু কারসাজি আছে। কিছু মুনাফা দেখানো হচ্ছে যা শুধু কাগজে বাস্তবে এই মুনাফা নেই। ব্যাংকগুলো কিছুদিন পরে তাদের বার্ষিক অনিরীক্ষিত আর্থিক ফলাফল বাংলাদেশ ব্যাংক এবং পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের এসইসি কাছে পেশ করবে। এরপর পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের জন্য এসব তথ্য স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। এর আগে তা প্রকাশের ওপর এসইসির বিধিনিষেধ রয়েছে। . .... ... . বিভিন্ন সূত্রে বেশ কিছু ব্যাংকের পরিচালন মুনাফার তথ্য পাওয়া গেছে। তবে ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা প্রকৃত নিট মুনাফা নয়। আয় থেকে ব্যয় বাদ দিয়ে যে মুনাফা থাকে সেটিই কোনো ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা। পরিচালন মুনাফা থেকে খেলাপি ঋণ ও অন্যান্য সম্পদের বিপরীতে প্রভিশন নিরাপত্তা সঞ্চিতি এবং সরকারকে কর প্রদান করতে হয়। প্রভিশন ও করপরবর্তী এ মুনাফাই হলো একটি ব্যাংকের প্রকৃত বা নিট মুনাফা। বিভিন্ন ব্যাংকে খোঁজ নিয়ে পরিচালন মুনাফার যে তথ্য পাওয়া গেছে তাতে দেখা গেছে বেশির ভাগ ব্যাংকেরই পরিচালন মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে। ব্যাংকগুলোর প্রাথমিক হিসাব ও প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী রাষ্ট্রীয় মালিকানার ব্যাংকগুলো ভালো মুনাফা করেছে। বেসরকারি অন্যান্য ব্যাংকের মতো ইসলামি ধারার ব্যাংকগুলোতেও আগের বছরের তুলনায় মুনাফা বেড়েছে বলে ব্যাংকগুলো নিশ্চিত করেছে। ব্যাংকারদের অনেকেই জানিয়েছেন কাগজকলমে যা দেখানো হয়েছে প্রকৃত অবস্থা আরও খারাপ। ব্যাংকগুলোর স্হিতিপত্রের সস্বাস্থ্য ভালো দেখানোর জন্য পরিচালন মুনাফা বাড়িয়ে দেখানোর একটা প্রবণতা আছে। এর পরের ধাপে গেলেই প্রকৃত পরিস্থিতি বোঝা যাবে। প্রভিশন করলেই বোঝা যাবে কোন ব্যাংকের মুনাফা কেমন। . .... করোনা ভাইরাসের প্রতীকী ছবি। ... . বছর শেষে ব্যাংকগুলো অর্ধবছরের হিসাব করে। এ সময়ে ব্যাংকগুলো কেমন মুনাফা করল তা বোঝার চেষ্টা করে। অবশ্য প্রকৃত কাজ শেষ হতে আরও কয়েক দিন লেগে যেতে পারে। এখন পর্যন্ত যেসব ব্যাংকের তথ্য হাতে এসেছে তাতে দেখা গেছে যে বেশির ভাগ ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে বেড়েছে। তবে কয়েকটি ব্যাংক আগের বছরের চেয়ে কম মুনাফা করেছে বলেও দেখা গেছে। প্রাপ্ত তথ্যে দেখা গেছে সদ্যবিদায়ি ২০২১ সালে ইসলামী ব্যাংক মুনাফা করেছে ২ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা। ২০২০ সালে যা ছিল ২ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা। এক বছরে মুনাফা ৮০ কোটি টাকা বেড়েছে। ২০২১ সালে পূবালী ব্যাংক মুনাফা করেছে ১ হাজার ১৪০ কোটি টাকা। ২০২০ সালে যা ছিল ৯৩৫ কোটি টাকা। মুনাফা ২০৫ কোটি টাকা বেড়েছে। ইস্টার্ন ব্যাংক বিদায়ি বছরে মুনাফা করেছে ১ হাজার ৫০ কোটি টাকা। ২০২০ সালে যা ছিল ৮৭০ কোটি টাকা। বছরের ব্যবধানে ১৮০ কোটি টাকা মুনাফা বেড়েছে। ..... ... . এক্সিম ব্যাংক মুনাফা করেছে ৭৮০ কোটি টাকা। ২০২০ সালে যা ছিল ৭৪১ কোটি টাকা। মুনাফা ৩৯ কোটি টাকা বেড়েছে। আলআরাফাহ ইসলামী ব্যাংক মুনাফা করেছে ৭৫০ কোটি টাকা। ২০২০ সালে যা ছিল ৬৮০ কোটি টাকা। বছর শেষে মুনাফা ৭০ কোটি টাকা বেড়েছে। যমুনা ব্যাংকের মুনাফা করেছে ৭৫০ কোটি টাকা। ২০২০ সালে যা ছিল ৬৩৭ কোটি টাকা। মুনাফা ১১৩ কোটি টাকা বেড়েছে। শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক মুনাফা করেছে ৭১৭ কোটি টাকা। ২০২০ সালে যা ছিল ৪৮১ কোটি টাকা। ২৩৬ কোটি টাকা মুনাফা বেড়েছে। এছাড়া এনআরবিসি ব্যাংক মুনাফা করেছে ৪৫০ কোটি টাকা। ২০২০ সালে যা ছিল ৩২৩ কোটি টাকা। সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক মুনাফা করেছে ২১০ কোটি টাকা। ২০২০ সালে যা ছিল ১৫২ কোটি টাকা। ব্যাংকটির মুনাফা বেড়েছে ৫৮ কোটি টাকা। মিডল্যান্ড ব্যাংক মুনাফা করেছে ১৬২ কোটি টাকা। ২০২০ সালে যা ছিল ১২৫ কোটি টাকা। বছরের ব্যবধানে মুনাফা ৩৭ কোটি টাকা বেড়েছে। মেঘনা ব্যাংক মুনাফা করেছে ১০৫ কোটি টাকা। ২০২০ সালে যা ছিল ৭৩ কোটি টাকা। মুনাফা ৩২ কোটি টাকা বেড়েছে। ইউনিয়ন ব্যাংক মুনাফা করেছে ৩৭৫ কোটি টাকা। ২০২০ সালে যা ছিল ৩১৭ কোটি টাকা। ৫৮ কোটি টাকা মুনাফা বেড়েছে। এনসিসি ব্যাংক মুনাফা করেছে ৭১৭ কোটি টাকা। ২০২০ সালে যা ছিল ৫৭৩ কোটি টাকা। ১৪৪ কোটি টাকা মুনাফা বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/619.csv b/Bangla_fin_news_articles/619.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a052db43ec67de7e92d8aefcf6f3eac299b493e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/619.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +619,হঠাৎ কেন মুরগির দাম বাড়লো,2022-01-01,উজ্জল বিশ্বাস,রাজধানীসহ সারাদেশে হঠাৎ ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়ে গেছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন থার্টিফার্স্ট উপলক্ষে চাহিদা বেশি থাকায় দাম বেড়েছে। শনিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার পলাশী বাজার হাতিরপুলসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায় খুচরায় ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা কেজি। সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৭০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি। অথচ এক সপ্তাহ আগে ব্রয়লার মুরগি দাম ছিল ১৭০ টাকা থেকে ১৮০ টাকা কেজি। ..... পলাশীর একটি সবজির দোকান। ... . শনিবার রাজধানীর হাতিরপুল বাজারের সবুজ পোলট্রি ফার্মের মালিক মো. আবুল বাজার জানান খ্রিস্টীয় নববর্ষে ফার্মের মুরগির চাহিদা বেশি ছিল। চাহিদার তুলনায় জোগান কম থাকায় হঠাৎ দাম বেড়ে যায়। তারপরও অনেকে বাজারে এসে মুরগি পায়নি। এক সপ্তাহ আগে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা। লালবাগ কেল্লার মোড় বাজারে মুরগি কিনতে আসা মো. পারভেজ উদ্দিন জানান নববর্ষ উপলক্ষে ছেলে মুরগি ফ্রাই খেতে চেয়েছে। বাজারে মুরগি কিনতে এসে দেখি দাম কেজিতে ৩০ টাকা বেড়েছে। বাধ্য হয়ে বেশি দামেই মুরগি কিনতে হয়েছে। ..... লালবাগ কেল্লার মোড়ের একটি মুরগির দোকান। ... . তবে শীলকালীন সবজির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজারে করলা ৫০ টাকা সিম ৫০ টাকা মরিচ ৪০ টাকা বেগুন ৫০ টাকা নতুন আলু ৩০ টাকা পেঁপে ৪৫ টাকা কচুর ছড়া ৪০ টাকা গাজর ৮০ টাকা মুলা ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ফুলকপি প্রতি পিস আকারভেদে ৩০৪০ টাকা পাতা কপি আকার ৩৫৪০ টাকা বিক্রি করছি। তবে বাজারভেদে প্রতিটি সবজির দামে ১০ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত পার্থক্য রয়েছে। পলাশী বাজারের সবজি ব্যবসায়ী মো. হারুন জানান এখন বাজারে সবজির সরবরাহ বেড়েছে।প্রায় সব ধরনের সবজির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বেশকিছু সবজি ক্রেতারা ৩০ থেকে ৪০ টাকার মধ্যে কিনতে পারছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/62.csv b/Bangla_fin_news_articles/62.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..acf31aecedbe5135e5e48ba2b201f529c358c3b4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/62.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +62,ডলার ও ইউরোর মূল্যমান সমান,2022-07-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডলার ও ইউরোর অভিন্ন মান মুদ্রা বাজারে এখন অন্যতম আলোচ্য বিষয়। বিশ্বব্যাপী চলমান অর্থনৈতিক সংকটে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার মান কমছেই। একইভাবে বাংলাদেশি টাকার মানও কমেছে। এখন খোলাবাজারে এক ডলারের বিনিময়ে ১০৩ টাকা গুনতে হচ্ছে।গতকালের তথ্য অনুযায়ী আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারে ইউরোর দাম কমে ডলারের দামের সমান হয়েছে। গত ছয় মাসে ইউরোর দাম কমেছে ১২ শতাংশের মতো। বিশ্বব্যাপী করোনার প্রভাব রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে নিত্যপণ্যের বাজারও টালমাটাল। একই ভাবে শেয়ারবাজারেও অস্হিরতা বিরাজ করছে। সূচকের পতন ঘটছে। মুদ্রাবাজারের অস্হিরতা তো রয়েছেই। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুদ্রার বিপরীতে এখন ডলারের দাম কেবলি বাড়ছে।বিশেষজ্ঞরা বলেছেন গত দুই দশকে ডলারের দাম সর্বোচ্চ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/620.csv b/Bangla_fin_news_articles/620.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4cda2d4df6492a9d8ebe1250d4009ca846e598d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/620.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +620,আজ থেকে বাড়লো রেমিট্যান্সে প্রণোদনা,2022-01-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,নতুন বছরের প্রথম দিন প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য সুখবর দিল সরকার। চলতি জানুয়ারি থেকে রেমিট্যান্সে প্রণোদনা ২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে আড়াই শতাংশ করার ঘোষণা দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। আজ থেকে সেটি কার্যকর করা হয়েছে । শনিবার অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়ে বলা হয়েছে রেমিট্যান্সে প্রদত্ত সরকারি প্রণোদনার পরিমাণ বৃদ্ধি প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নববর্ষের উপহার। সে হিসেবে প্রবাসীরা কেউ ১০০ টাকা দেশে পাঠালে তার সঙ্গে দুই টাকা ৫০ পয়সা যোগ হয়ে ১০২ টাকা ৫০ পয়সা পাবেন তার স্বজনরা। অর্থ মন্ত্রণালয় বলছে রেমিট্যান্সে সরকারি প্রণোদনার পরিমাণ বাড়ানো প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে নববর্ষের উপহার। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে বিদেশে কর্মরত শ্রমজীবী মানুষের কষ্টার্জিত প্রবাসী আয় বৈধ উপায়ে দেশে পাঠানোর ক্ষেত্রে উৎসাহ প্রদানে সরকার নগদ সহায়তা আড়াই শতাংশে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দেশবাসীর জীবনমানের উন্নয়ন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ ও কর্মসংস্থান তৈরির গুরুত্ব বিবেচনায় সরকার মূলত এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে সরকার ২০১৯২০ অর্থবছরে রেমিটেন্স প্রেরণের বিপরীতে ২ শতাংশ হারে নগদ সহায়তা প্রদান শুরু করে। এর ফলে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স আহরণ দ্রুত বেড়ে যায়। ২০১৯২০ অর্থবছরে ১৮ দশমিক ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আসে যা ২০১৮১৯ অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ১৩ শতাংশ বেশি। এছাড়া ২০২০২১ অর্থবছরেও করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও ২৪ দশমিক ৮০ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্সে পাঠায় প্রবাসীরা যা ২০১৯২০ অর্থবছরের তুলনায় ৩৬ শতাংশ বেশি। এর আগে ২০১৯২০ অর্থবছরে বৈধ পথে অর্থ পাঠানো উৎসাহিত করতে রেমিট্যান্সে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা ঘোষণা করে সরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/621.csv b/Bangla_fin_news_articles/621.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa1e9ebb07954a5a8de0e4e84b0212cbf9a4f8e4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/621.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +621,নতুন বছরে রেমিট্যান্সে প্রণোদনা আরও বাড়লো,2022-01-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের গুরুত্ব বিবেচনায় প্রবাসী আয়ে প্রণোদনা বাড়িয়ে ২ দশমিক ৫ শতাংশ নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। আজ শনিবার ১ জানুয়ারি বেলা ১২টায় অর্থ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা গাজী তৌহিদুল ইসলামের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয় জনমানুষের সার্বিক জীবনমান উন্নয়ন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানো মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের গুরুত্ব বিবেচনায় বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমজীবী মানুষের কষ্টার্জিত বৈদেশিক আয় বৈধ উপায়ে দেশে প্রত্যাবাসন উৎসাহিত করার লক্ষ্যে রেমিট্যান্স পাঠানোর অনুরোধ জানানো হয়েছে। এ জন্য সরকার ২ শতাংশ প্রণোদনানগদ সহায়তা দেওয়ার বিদ্যমান হার বাড়িয়ে ২ দশমিক ৫ শতাংশ নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বর্ধিত এ হার চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে। সরকার ২০১৯২০ অর্থবছরে পাঠানো রেমিট্যান্সের বিপরীতে প্রথমবারের মতো ২ শতাংশ হারে প্রণোদনানগদ সহায়তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেয়। সরকারের এ নীতিসহায়তার কারণে ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ পাঠানোর পরিমাণ বেড়ে ২০১৯২০ অর্থবছরে ১৮ দশমিক ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স আহরিত হয়েছে যা ২০১৮১৯ অর্থবছরের আহরিত রেমিট্যান্সের তুলনায় প্রায় ১৩ শতাংশ বেশি। এছাড়া ২০২০২১ অর্থবছরে রেমিট্যান্স আহরণের পরিমাণ ছিল ২৪ দশমিক ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যা ২০১৯২০ অর্থবছরের আহরিত রেমিট্যান্সের তুলনায় প্রায় ৩৬ শতাংশ বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/622.csv b/Bangla_fin_news_articles/622.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..75f90ac3485f2295decf7034671e25120ce3287f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/622.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +622,নতুন ঠিকানায় পর্দা উঠলো আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার,2022-01-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পূর্বাচলে শুরু হয়েছে মাসব্যাপী ২৬তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। আজ শনিবার ১ জানুয়ারি সকাল সাড়ে ১০টার দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেলার উদ্বোধন করেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি অনুষ্ঠানে যুক্ত ছিলেন। এবারই প্রথমবারের মতো স্থায়ী কমপ্লেক্সে এ মেলার আয়োজন করা হয়েছে। আয়োজকরা জানান মাসব্যাপী এই মেলা সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত। তবে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে এটি রাত ১০টা পর্যন্ত চলবে। মেলার প্রবেশমূল্য প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ৪০ টাকা শিশুদের জন্য ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাণিজ্য মেলায় অংশ নেওয়া দেশিবিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে বিভিন্ন ক্যাটাগরির মোট ২৩টি প্যাভিলিয়ন ২৭টি মিনি প্যাভিলিয়ন ১৬২টি স্টল ও ১৫টি ফুড স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অত্যাধুনিক সুযোগসুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এক্সিবিশন সেন্টারের ১৪ হাজার ৩৬৬ বর্গমিটার প্রায় ১৫৫০০০ বর্গফুট আয়তনের দুটি হলে হলএ ও হলবি এসব স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়। মেলা কমপ্লেক্সের বাইরে সম্মুখ ও পেছনে প্যাভিলিয়ন মিনি প্যাভিলিয়ন ও ফুড স্টল নির্মাণ করা হয়েছে। এবারে মেলা দেখতে শেরে বাংলা নগরের পুরনো ঠিকানা থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে বাণিজ্য মেলার নতুন ও স্থায়ী ঠিকানা রাজউকের নতুন শহর পূর্বাচলে ২০ একর জমির উপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশচায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে যেতে হবে। রূপগঞ্জ ও কালিগঞ্জ উপজেলায় গড়ে উঠছে পূর্বাচল উপশহর। পূর্বাচলের কাঞ্চন ব্রিজের কাছে ৪ নম্বর সেক্টরে নির্মাণ করা হয়েছে ঢাকা বাণিজ্য মেলার স্থায়ী এ প্রদর্শনী কেন্দ্র। মেলায় অংশ নিয়েছে দেশিবিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। বিদেশি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে ভারত চীন তুরস্ক থাইল্যান্ড দক্ষিণ কোরিয়াসহ আরও কয়েকটি দেশের কোম্পানি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/623.csv b/Bangla_fin_news_articles/623.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e86588f8e653aeb7995cb34677bbd932cd228f44 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/623.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +623,মূল্যস্ফীতি বাড়বে প্রত্যাশার উচ্ছ্বাস নিবুনিবু,2022-01-01,জামাল উদ্দীন,দুই হাজার একুশ সাল শেষে আজ বাইশের প্রথম দিন নতুন বছরে নতুন আশাএমন গতানুগতিকতার পাট চুকে এখন নতুন হতাশা আর শঙ্কা সন্মুখ প্রান্তে কারণ অতিমারি করোনা ও করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন সঙ্গে নতুন বিপদ মূল্যস্ফীতি শুধু বাংলাদেশে নয় বিশ্ব জুড়েই মূল্যস্ফীতি আর অতিমারি থমকে দিয়েছে অর্থনীতির বাড়ন্ত গতি বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল কয়েক দিন আগেই বলেছেন বাংলাদেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে গিয়েছে। বিশ্বব্যাংক বলেছে ধনীদেশ ও উদীয়মান দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতির প্রভাব বাড়বে সেক্ষেত্রে নতুন বছরে প্রত্যাশার উচ্ছ্বাস নিবুনিবু কোনো কোনো জরিপ বলেছে বিশ্বপ্রবৃদ্ধির শ্লথগতি ২০২২এ অব্যাহত থাকবে কাটবে না সরবরাহ ব্যবস্থার সংকট বরং ২২এর শেষে ধনীদেশে মন্দা বিপদ ডেকে আনতে পারে যে কারণে মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভকেও সুদের হার বাড়াতে আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে বিশ্ব অর্থনীতির এই প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিলে সহজেই অনুমেয় যে গভীর হতাশায় শেষ হলো গেলো বছরটি তবে ধনী দেশগুলো অর্থনীতি টিকিয়ে রাখার জন্য যে হারে প্রণোদনা দিয়েছে কিংবা ভবিষ্যতেও দিয়ে যাবেসেই রকম সক্ষমতা বাংলাদেশের নেই এখানে ঋণসহায়তা দিয়ে কিছুটা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে রপ্তানিতে কিছুটা বৃদ্ধির রেখাপাত দেখা গেলেও কাঁচামাল সংকট আগামী দিনগুলোতে নতুন অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে সরবরাহ ব্যবস্থায় বিপর্যয় পণ্যমূল্য ও পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি সক্ষমতা বিনষ্ট করেছে ফলে ৩১ ডিসেম্বর শেষেও কিস্তি পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে অধিকাংশ শিল্পউদ্যোক্তাব্যবসায়ী অন্তত ছয়মাস সময় না বাড়ালে নতুন যে শঙ্কায় বছরটি শুরু হচ্ছে তাতে উদ্যোক্তারা আরো বেশি নিরুপায় হয়ে পড়বেন সেই সঙ্গে আটকা পড়বে ব্যাংক ধাক্কা খাবে কর্মসংস্থান ঘুরবে না কলের চাকা অভ্যন্তরীণভাবে এই বাস্তবতার মধ্যে বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় এমন প্রশ্ন স্বাভাবিক যে অর্থনীতি কি আগামী বছর ঘুরে দাঁড়াতে পারবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এখন পর্যন্ত যত জরিপ বেরিয়েছে তাতে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির কথাই বলা হয়েছে। সঙ্গতকারণেই বাংলাদেশেও মূল্যস্ফীতি বাড়বে। তদুপরি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সরকারের ব্যয়িত অর্থ মূল্যস্ফীতিকে উস্কে দেয় এমনটি সবার জানা। জরিপগুলোতে বলা হয়েছে ধনী দেশগুলো তাদের করোনার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে মরিয়া হবে। সরবরাহ ব্যবস্থায় বিপর্যয়ের কারণে উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোকে কাঁচামাল আমদানিতে বেশি ব্যয় করতে হবে। যার প্রভাব পড়বে পণ্যমূল্যে। স্বাভাবিক ভাবেই মূল্যস্ফীতি বাড়বে ধনীগরীব সব দেশেই। কোন কোন জরিপে বলা হয়েছে নতুন বছরে প্রবৃদ্ধিও কিছুটা বাড়বে। তবে ২০২২ এর তুলনায় ২৩এ বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কিছুটা কমবে। তবে ৪ শতাংশের বেশি হারে অর্থনীতি বাড়বে না। এমন প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশকে সঠিক নীতিকৌশল আগেভাগেই নির্ধারণ করতে হবে। শুধু করোনার গাড়ে দোষ চাপিয়ে দিলে চলবে না। বরং বিশেষজ্ঞদের পরামর্শক্রমে নীতিকৌশল জনবান্ধব ব্যয় বৃদ্ধি ব্যবসায়উদ্যোগ চালু রাখতে প্রয়োজনীয় আর্থিক সুবিধা কর্মহীনদের জন্য ব্যয় পরিকল্পনা ও সহায়ক করকাঠামো আগেভাগেই নিশ্চিত করতে হবে। যেন দুর্দশা দীর্ঘস্থায়ী না হয়। মধ্যআয়ের পথে যাতে ব্যাঘাত না ঘটে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/624.csv b/Bangla_fin_news_articles/624.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..727fb77f742d3076e64b45d2aa629ff5179d247d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/624.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +624,এবারের বাণিজ্যমেলা পূর্বাচলে পর্দা উঠছে কাল,2021-12-31,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইংরেজি নতুন বছরের শুরুর দিনই পর্দা উঠছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার ডিআইটিএফ ২৬তম আসরের।শনিবার ১ জানুয়ারি পূর্বাচলে নবনির্মিত বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশচায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে মাসব্যাপী চলবে বাণিজ্যমেলা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আগামীকাল মেলার উদ্বোধন করবেন।এদিকে শুক্রবার ৩১ ডিসেম্বর ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা২০২২ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। মেলার এক্সিবিশন সেন্টারে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। এসময় বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।সংবাদ সম্মেলনে বলা হয় রপ্তানি বাণিজ্য উন্নয়নের অন্যতম প্রধান কৌশল হচ্ছে পণ্য উন্নয়ন ও পণ্যের বাজার সৃষ্টি। আর পণ্যের বাজার সৃষ্টির অন্যতম প্রধান কৌশল হচ্ছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা আয়োজন ও মেলায় অংশগ্রহণ। প্রধানমন্ত্রীর দিক নির্দেশনায় বাণিজ্যমেলার নবনির্মিত এই স্থায়ী ভেন্যুতে এবারের মেলা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দেশের ব্যবসাবাণিজ্য উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে যুক্ত হতে যাচ্ছে এক নতুন অধ্যায়।দেশীয় পণ্যের প্রচার প্রসার বিপণন ও উৎপাদনে সহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর যৌথ উদ্যোগে ১৯৯৫ সাল থেকে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা আয়োজন করা হচ্ছে। এবারই প্রথম স্থায়ী কমপ্লেক্সে এ মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।এতে আরও জানানো হয় অন্যান্য বছরের মতো মাসব্যাপী এ মেলা সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত সাপ্তাহিক ছুটির দিনে রাত ১০টা পর্যন্ত। মেলার প্রবেশমূল্য প্রাপ্তবয়স্কদের ৪০ টাকা শিশুদের ২০ টাকা।২০২২ সালে আয়োজিত মেলায় প্রদর্শিত পণ্যের মধ্যে রয়েছে দেশীয় বস্ত্র মেশিনারিজ কারপেট কসমেটিকস অ্যান্ড বিউটি এইডস ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিকস ফার্নিচার পাট ও পাটজাত পণ্য গৃহসামগ্রী চামড়া ও জুতাসহ চামড়াজাত পণ্য স্পোর্টস গুডস স্যানিটারিওয়্যার খেলনা স্টেশনারি ক্রোকারিজ প্লাস্টিক মেলামাইন পলিমার হারবাল ও টয়লেট্রিজ ইমিটেশন জুয়েলারি প্রক্রিয়াজাত খাদ্য হস্তশিল্পজাত পণ্য হোম ডেকর ইত্যাদি।বাণিজ্যমেলায় দেশিবিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে বিভিন্ন ক্যাটাগরির মোট ২৩টি প্যাভিলিয়ন ২৭টি মিনি প্যাভিলিয়ন ১৬২টি স্টল ও ১৫টি ফুড স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।অত্যাধুনিক সুযোগসুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এক্সিবিশন সেন্টারের ১৪ হাজার ৩৬৬ বর্গমিটার প্রায় ১৫৫০০০ বর্গফুট আয়তনের দুটি হলে ও সব স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়। মেলা কমপ্লেক্সের বাইরে সম্মুখ ও পেছনে প্যাভিলিয়ন মিনি প্যাভিলিয়ন ও ফুড স্টল নির্মাণ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/625.csv b/Bangla_fin_news_articles/625.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..43ab7f6c54ec60a487b53ee7db0b0acfd3c59d2c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/625.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +625,সয়াবিনের রেকর্ড মূল্যের বছর,2021-12-31,মুন্না রায়হান,চলতি বছর চালের পাশাপাশি শাকসবজির দাম ছিল বেশ চড়া। গরিবের কম দামের যে মাংস সেই ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে ৪০ শতাংশের বেশি। করোনা মহামারির প্রকোপ অনেকটা কমে আসলেও অনেক মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। অনেকে ঠিকমতো বেতনভাতা পাচ্ছেন না। ফলে তারা সংসার চালাতে রীতিমতো হিমশিম খেয়েছেন। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি ট্রাক থেকে কম দামে নিত্যপণ্য কিনতে সাধারণ মানুষের দীর্ঘ লাইন ছিল চোখে পড়ার মতো। চালের বাড়তি দরেই শেষ হলো বছর চলতি বছর সরু চাল নাজিরশাইলমিনিকেটের দাম সর্বোচ্চ ৬৮ টাকায় উঠেছে। আর মোটা চাল ইরিস্বর্ণার দাম ৫২ টাকায় উঠেছে। এ দুটি দামই সরকারের সংস্থা টিসিবির হিসেবে। যদিও চলতি বছর রেকর্ড পরিমাণে খাদ্যশস্য উৎপাদন হয়েছে বলে কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। সরকারের তথ্য মতে এ বছর বোরো চাল উৎপাদন হয়েছে ২ কোটি টনের বেশি যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। একই সময়ে মোট চাল উৎপাদিত হয়েছে ৩ কোটি ৮৬ লাখ টন গম ১২ লাখ টন ভুট্টা প্রায় ৫৭ লাখ টন আলু ১ কোটি ৬ লাখ টন শাকসবজি ১ কোটি ৯৭ লাখ টন পেঁয়াজ ৩৩ লাখ টন তেলজাতীয় ফসল ১২ লাখ টন ও ডালজাতীয় ফসল ৯ লাখ টন। সব মিলে দেশের এ বছর মোট খাদ্যশস্যের উৎপাদন দাঁড়িয়েছিল ৪ কোটি ৫৩ লাখ টনে। উৎপাদন বেড়েছে সার্বিকভাবে গড়ে ৩ শতাংশ হারে। কিন্তু নিত্যপণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী থাকায় উৎপাদন বৃদ্ধির সুবিধা পায়নি ভোক্তারা। বছরের মাঝামাঝিতে চালের বাজার এতটাই অস্হির হয়ে ওঠে যে সরকার চাল আমদানি শুল্ক শূন্যে নামিয়ে আনে। মূলত বছরের শুরুতে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে সরকারের ধানচাল সংগ্রহ অভিযান ব্যর্থ হওয়ায় সরকারের মজুত খাদ্যশস্যের পরিমাণ বেশ কমে যায়। ফলে দ্রুত চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সয়াবিন তেলের রেকর্ড মূল্যের বছর বছর জুড়েই ভোজ্য তেল সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম ছিল চড়া। বর্তমানে বাজারে যে দরে এই দুটি ভোজ্য তেল বিক্রি হচ্ছে তা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দাম। ফলে ভোগান্তিতে পড়ে ভোক্তারা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সয়াবিন পাম অয়েলের দর নির্ধারণ করে দিয়েও বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি। বর্তমানে খুচরা বাজারে এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা ও পাম অয়েল প্রতি লিটার ১২৮ থেকে ১৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলেছেন আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় দেশের বাজারেও সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম বেড়েছে। তবে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন পাম অয়েলের দাম কমলেও দেশের বাজারে এখনো কমেনি। সয়াবিন পাম অয়েলের পাশাপাশি বছর জুড়েই শাকসবজির দাম ছিল বেশ চড়া। এমনকি চলতি শীত মৌসুমেই শাকসবজির দাম সেভাবে কমেনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/626.csv b/Bangla_fin_news_articles/626.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..10dd73ce46cb04f788876738d412c7a2c84e095c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/626.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +626,খেলাপি না করার বিশেষ সুবিধা জুন পর্যন্ত চায় বিটিএমএ,2021-12-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা মহামারিতে অর্থনৈতিক কার্যক্রম পুরোপুরি স্বাভাবিক না হওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা এখনো ভয়াবহ অবস্থা পার করছেন। তাই ঋণ শ্রেণীকরণ খেলাপি সুবিধা ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত বাড়াতে বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের বিটিএমএ। গত মঙ্গলবার বিটিএমএ প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির বরাবর চিঠি পাঠিয়েছেন। তিনি চিঠিতে উল্লেখ করেছেন চলমান কোভিড পরিস্থিতিতে ঋণ বিরূপমানে শ্রেণীকরণ প্রক্রিয়া প্রদেয় ঋণের ২৫ শতাংশ পরিশোধের শর্ত শিথিলপূর্বক ৩০ জুন ২০২০ পর্যন্ত স্থগিত প্রয়োজন। এতে তিনি আরো উল্লেখ করেন কোভিড ১৯ পরিস্থিতিতে বিবেচনা ও তা থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত বিভিন্ন ধরনের স্টিমুলাস প্যাকেজের বাস্তবায়ন ও বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক বিদ্যমান কোভিড মোকাবিলায় সময়োপযোগী আর্থিক ও নীতি সহায়ক নিয়ে এগিয়ে আসার জন্য আমরা আপনাকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক গৃহীত কতিপয় নীতি সহায়তার মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য নীতি হচ্ছে বিআরপিডি সার্কুলার নম্বর ৫০ তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০২১ ছিল যার মাধ্যমে ঋণবিনিযোগ গ্রহীতা কর্তৃক প্রদেয় কিস্তি ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ শেষ কর্ম দিবসের পরিশোধের সময়সীমা নির্ধারণ ব্যর্থতায় ঋণ বিরূপমান শ্রেণীকরণ সুবিধা বাতিল। তিনি আরো বলেন এ প্রসঙ্গে আপনাকে অবহিত করছি যে বিদ্যমান কোভিড পরিস্থিতির সঙ্গে ভীতির কারণ হিসেবে আরেকটি ধরন যোগ হয়েছে তা হলো ওমিক্রন। ইতিমধ্যে ইউরোপ ও আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে কোভিডের সংক্রমণ বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে কোন কোন দেশে লকডাউন কঠোর বিধিনিষেধ আরোপিত হয়েছে। ফলে উক্ত দেশগুলোর অর্থনীতি পাশাপাশি আমাদের ব্যবসাবাণিজ্যের প্রভাব পড়েছে । তাই বিআরপিডি সার্কুলার ৫০ এর শর্ত অনুযায়ী অনেক শিল্প ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের পক্ষে তাদের ঋণের কিস্তি সময়মতো পরিশোধ করতে পারছে না মর্মে সমিতি অবহিত হয়েছে। আমরা মনে করি উক্ত সার্কুলার অনুযায়ী প্রদেয় কিস্তি সমূহের ২৫ শতাংশ পরিশোধের শর্ত শিথিল করে ঋণ শ্রেণীকরণ সুবিধার মেয়াদ পুনরায় বৃদ্ধি করা না হলে গ্রাহকের পাশাপাশি ব্যাংকগুলোও খেলাপিতে পরিণত হবে যা সমগ্র অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলার আশঙ্কা রয়েছে। ইতিপূর্বে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও রাজনৈতিক অস্থিরতাজনিত অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে কৃষিসহ শিল্প খাতের ব্যবসাবাণিজ্য ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বিরূপ প্রভাব প্রতিরোধকল্পে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ডাউন পেমেন্ট শিথিল করে বা ডাউন পেমেন্ট ব্যতিরেকে গ্রাহকের ঋণ বিনিয়োগ পুনঃ তপশিলকরণে সহায়তা প্রদান করা হয়েছে যা প্রশংসনীয়। তাই বর্তমান কোভিডজনিত বিরূপ পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতির স্বার্থে বাংলাদেশ ব্যাংক আরো সক্রিয় সহযোগিতা নিয়ে এগিয়ে আসবে বলে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। উল্লেখিত প্রেক্ষাপট বিবেচনায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বেসরকারি খাতে ঋণবিনিয়োগ প্রবাহের গতিধারা স্বাভাবিক রাখার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সমুন্নত রাখতে শর্ত শিথিল করে নিম্নোক্ত প্রস্তাবনা বিবেচনায় ঋণ বিরূপমানে শ্রেণীকরণ সুবিধা পুনরায় বৃদ্ধিপূর্বক ৩০ জুন ২০২২ পর্যন্ত বর্ধিত করার জন্য আপনাকে অনুরোধ করছি। ১ ক্ষুদ্র মাঝারি ও অন্যান্য শিল্প এবং ব্যবসাবাণিজ্যের বকেয়া ঋণের পরিমাণ ১০ কোটি টাকা বা তার কম হলে পরিশোধের ক্ষেত্রে প্রদেয় কিস্তিসমূহ কোন প্রকার ডাউন পেমেন্ট না দিলেও মেয়াদোত্তীর্ণ হিসাবে শ্রেণীকরণ না করে ঋণ হিসাবটি পুনঃ তপশিলকৃত বলে গণ্য করা। ২ ঋণবিনিয়োগ পরিশোধের ক্ষেত্রে ১০ কোটি টাকার অধিক কিন্তু ৫০০ কোটি টাকা পর্যন্ত বা প্রদেয় কিস্তিসমূহের ন্যুনতম ২ শতাংশ পরিশোধ করা হলে উক্ত ঋণবিনিয়োগ বিরূপমানে শ্রেণীকরণ না করা। ৩ ঋণবিনিযোগ পরিশোধের ক্ষেত্রে ৫০০ কোটি অধিক প্রকল্প ঋণ গ্রহণকারী শিল্প ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের প্রদেয় কিস্তিসমূহের ন্যুনতম ১ শতাংশ পরিশোধ করা হলে উক্তবিনিয়োগ বিরূপমানে শ্রেণীকরণ না করা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/627.csv b/Bangla_fin_news_articles/627.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b2fa2d6677509c7c709c95b58a473ad94e468891 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/627.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +627,আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় বাড়লো,2021-12-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ফের আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ালো জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। ফলে ২ জানুয়ারি পর্যন্ত আয়কর রিটার্ন জমা দিতে পারবেন করদাতারা। আজ বৃহস্পতিবার ৩০ ডিসেম্বর এনবিআরের জনসংযোগ দপ্তর বিভাগ থেকে জানানো হয় আগামী ৩১ ডিসেম্বর শুক্রবার সরকারি ছুটির দিন হওয়ায় ২০২১২২ করবর্ষের জন্য ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২২। জরিমানা পরিহারের লক্ষ্যে ২ জানুয়ারির মধ্যে আয়কর রিটার্ন দাখিল করুন। এর আগে গত ৩০ নভেম্বর এক প্রজ্ঞাপনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা ৩০ নভেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ায় রাজস্ব বোর্ড। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/628.csv b/Bangla_fin_news_articles/628.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2f7eebcbcb2605fa7dce2275e8cbbe6f3f4bd45a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/628.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +628,এক বছরে তিন কোটি ৩৫ লাখ নতুন নগদ গ্রাহক,2021-12-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সর্বাধুনিক উদ্ভাবনের মাধ্যমে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি প্রক্রিয়াকে সহজ করা মোবাইল ফিন্যানশিয়াল সার্ভিস নগদ শুধু ২০২১ সালেই তিন কোটি ৩৫ লাখ নতুন গ্রাহক পেয়েছে। এর মাধ্যমে ডাক বিভাগের আর্থিক সেবাটি দেশের সেবা খাতে অনন্য এক উচ্চতায় পৌঁছেছে। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে গড়ে প্রতিদিন ৯৪ হাজার জনের বেশি নতুন গ্রাহক নগদের নেটওয়ার্কে যুক্ত হয়েছে। তাতে সর্বশেষ হিসাব অনুসারে নগদে নিবন্ধিত গ্রাহক দাঁড়িয়েছে পাঁচ কোটি ৮০ লাখ। মূলত নগদের আকর্ষণীয় ও সাশ্রয়ী সব সেবা এবং সহজ অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতির কারণেই দূরপ্রান্তের মানুষটিও সহজে ডিজিটাল সেবায় যুক্ত হয়েছে। এ বিষয়ে নগদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন শুরুর পর থেকেই দেশে মোবাইল ফিন্যানশিয়াল সার্ভিসে বিপ্লব নিয়ে এসেছে নগদ। গ্রাহকদের জন্য ডিজিটাল সেবা নিশ্চিত করার পাশাপাশি গ্রাহকবান্ধব সহজ ও সাশ্রয়ী সেবার কারণে তিন বছর হওয়ার আগেই নগদ এখন দেশসেরা মোবাইল ফিন্যানশিয়াল সার্ভিস। সামনের দিনে নগদ আরো অনেক নতুন সেবা দিয়ে সবাইকে চমকে দেবে এই প্রতিশ্রুতি আমরা দিতে পারি। শুধু ১৬৭ ডায়াল করে গত এক বছরে নগদে যুক্ত হয়েছে দুই কোটি এক লাখ মানুষ যা মোবাইল ফিন্যানশিয়াল সার্ভিসে অ্যাকাউন্ট খোলার নতুন একটি রেকর্ড। ফলে দেশে প্রযুক্তি ব্যবহারে মাধ্যমে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বৃদ্ধির উজ্জ্বল একটি উদাহরণ তৈরি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। নগদের অন্যতম সেরা উদ্ভাবন ১৬৭ ডায়াল করে অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি গত এক বছরে গোটা মোবাইল ফিন্যানশিয়াল খাতের চেহারাই বদলে দিয়েছে। এই উদ্ভাবনের ফলে দেশের সাধারণ মানুষ এখন যেকোনো অপারেটর থেকে শুধু ১৬৭ ডায়াল করে চার ডিজিটের পিন সেট করলেই মুহূর্তে যুক্ত হতে পারছে নগদে। এই প্রক্রিয়ায় বছরের শুরুর দিকে কোনো কোনো দিন দুই থেকে আড়াই লাখ মানুষও নগদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। নগদের এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও বেশ সাড়া ফেলেছে এবং একাধিক আন্তর্জাতিক সম্মাননাও অর্জন করেছে। মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্রের দুই দিকের ছবি তুলে আপ করার ইকেওয়াইসি মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খোলার প্রক্রিয়া দেশে প্রথম চালু করে নগদ। ২০১৯ সালের ২৬ মার্চ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই প্রক্রিয়ায় নিজে অ্যাকাউন্ট খুলে নগদের উদ্বোধন করেন। শুরুর দিকে অনেকে সমালোচনা করলেও পরে এমএফএস অপারেটর ব্যাংক এবং অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানও এই একই পদ্ধতি অনুসরণ করে অ্যাকাউন্ট খুলতে শুরু করে। চলতি বছর এই প্রক্রিয়ায় ৩৫ লাখ অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে নগদে। অ্যাকাউন্ট খোলার প্রক্রিয়া সহজ করায় গ্রাহক পর্যায়ে দিন দিন বাড়ছে নগদ ব্যবহারের প্রবণতা। তাই বাংলাদেশে নগদ অ্যাপ ডাউনলোডের পরিমাণও বেড়েছে বহুগুণ। ফলশ্রুতিতে বছরের বিভিন্ন সময়ে প্লে স্টোরগুলোতেও নগদ অ্যাপ জায়গা করে নিয়েছে টপ চার্টে। পাশাপাশি সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির ভাতাসহ সরকারের অন্যান্য ভাতা বিতরণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে মোবাইল ফিন্যানশিয়াল সার্ভিস অপারেটরটি। প্রান্তিক পর্যায়ে ভাতাভোগীদের কাছে তাদের প্রাপ্য ভাতা বিতরণে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছে নগদ। এই প্রক্রিয়ায় সরকারি ব্যবস্থাপনায় আরো ৯৮ লাখ নতুন অ্যাকাউন্ট নগদে যুক্ত হয়েছে। গত অর্থবছরে সরকার এমঅফএস অপারেটরদের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে পাঁচ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা বিতরণ করেছে যার ৭৫ শতাংশ বিতরণ করেছে নগদ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/629.csv b/Bangla_fin_news_articles/629.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ee4dd9ad3334f91a7370a8a4bc3841bcb96bae7b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/629.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +629,সর্বোচ্চ ঋণ দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বীকৃতি পেলো ব্র্যাক ব্যাংক,2021-12-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,২০২০২০২১ অর্থবছরে কুটির শিল্প অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ও মাঝারি সিএমএসএমই খাতে সরকারের প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় ঋণ বিতরণে অসাধারণ সাফল্যের জন্য ব্র্যাক ব্যাংককে স্বীকৃতি প্রদান করেছে ব্যাংলাদেশ ব্যাংক। গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ এক অনুষ্ঠানে ব্যাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির এর নিকট থেকে ২০২০২০২১ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা পূরণের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রশংসাপত্র গ্রহণ করেন ব্র্যাক ব্যাংক এর ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ অপারেটিং অফিসার মো সাব্বির হোসেন। করোনা ভাইরাসের পরিপ্রেক্ষিতে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড ও ব্যবসায় পরিবেশ পুনরুজ্জীবিতকরণ ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সুষ্টি করতে কুটির শিল্পসহ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য স্বল্প সুদে বিশ হাজার কোটি একটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে সরকার। এ প্রণোদনার প্যাকেজের আওতায় এপ্রিল ২০২০জুন ২০২১ সময়কালে ১৫০০ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করে ব্র্যাক ব্যাংক যা ব্যাংকিং খাতে সর্বোচ্চ। এখানে উল্লেখ্য প্রণোদনার দ্বিতীয় পর্যায়ে জুলাই ২০২১জুন ২০২২ সময়ের জন্য নির্ধারিত ১৪০০ কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ইতেমধ্যেই ৮৯৩ কোটি টাকা বিতরণ সম্পন্ন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। কোভিড১৯ এর কারণে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতের ব্যবসায়ের মন্দাবস্থা কাটিয়ে ওঠতে তাদের সাহায্য করতে স্বপ্রণোদিতভাবে এগিয়ে এসেছে ব্র্যাক ব্যাংক। সুদের হারে ভতুর্কিসহ এই ঋণ সুবিধা উদ্যোক্তাদেরকে মহামারীর ক্ষতি কাটিয়ে ওঠতে সাহায্য করছে। মহামারীর ভয়াবহ ক্ষতি কাটিয়ে ওঠে সিএমএসএমই উদ্যোক্তাদের নতুন করে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করছে এই সহজ ঋণ সুবিধা। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে জামানতবিহীন ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে শীর্ষস্থানে আছে ব্র্যাক ব্যাংক। দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি সিএমএসএমই খাতের প্রসার ও অগ্রগতিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ব্র্যাক ব্যাংক। কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক ভূমিকা রাখে গুরুত্বপূর্ণ এ খাত। বিস্তৃত নেটওয়ার্ক ও বৃহৎ টিমের কারণে এই সর্বোচ্চ পরিমাণ প্রণোদনা প্যাকেজের ঋণ বিতরণ সম্পন্ন করতে পেরেছে ব্র্যাক ব্যাংক। ব্যাংলাদেশ ব্যাংকের এ স্বীকৃতির প্রেক্ষিতে ব্র্যাক ব্যাংক এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম আর. এফ. হোসেন বলেন ব্র্যাক ব্যাংক এর উপর আস্থা রেখে টার্গেটের অতিরিক্ত ঋণ বিতরণের দায়িত্ব দেওয়ায় আমরা বাংলাদেশ ব্যাংককে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই। বাংলাদেশ ব্যাংকের দিকনির্দেশনা ও নীতি সহায়তা এই টার্গেট পূরণের ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। তিনি আরও বলেন প্রান্তিক ও তৃণমূল পর্যায়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সহজ অর্থায়ন নিশ্চিত করতে ব্র্যাক ব্যাংক দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। করোনা মহামারীর প্রেক্ষিতে উদ্যোক্তাদের সহায়তায় আমরা আমাদের কার্যক্রম আরও জোরদার করেছি। আমরা মনে করি ভর্তুকিসহ ঋণ বিতরণের ফলে সিএমএসএমই খাতে প্রাণ ফিরে আসবে এবং উৎপাদনক্ষমতা মহামারী পূর্বের পর্যায়ে ফিরে যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/63.csv b/Bangla_fin_news_articles/63.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9ad3c283cc91f97cf8b6887d081dc96c043f8d00 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/63.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +63,সাভারের ট্যানারিগুলোতে চামড়া কম এসেছে,2022-07-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সাভারের হেমায়েতপুরের হরিণধরায় অবস্থিত ট্যানারিগুলোতে এবার কোরবানির পশুর কাঁচা চামড়া কম এসেছে। গত বছর সারাদেশ থেকে কোরবানির পশুর চামড়া ট্যানারিতে আসলেও এবার সরকারি নির্দেশনার কারণে সারাদেশ থেকে কাঁচা চামড়া আসতে পারেনি। এ সব কারণেই এবার চামড়া শিল্প নগরীর ট্যানারিগুলোতে চামড়ার সরবরাহ কম হয়েছে বলে একাধিক ট্যানারি মালিক জানিয়েছেন। প্রায় প্রতিটি ট্যানারিতে লবণবিহীন কাঁচা চামড়া সংগ্রহ করা হচ্ছে। চামড়া সংগ্রহে ব্যস্ত সময় পার করছেন ট্যানারি শ্রমিকরা। . .... লবন দিয়ে চামড়া সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ... . বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. সাখাওয়াত উল্লাহ বলেন ঈদুল আজহা ঘিরে প্রায় এক কোটি পশুর চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর প্রায় ৯০ লাখ পশুর চামড়া সংগ্রহ করা হয়েছিল। এছাড়া চামড়া পাচার রোধে সরকার নানা ব্যবস্থা নিয়েছে। ট্যানারি মালিকরাও ন্যায্য মূল্য দিয়েই চামড়া কিনছেন । চামড়া শিল্প নগরীর নির্বাহী প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান বলেন ১৬২টি ট্যানারির মধ্যে ১৩৯টি ট্যানারিতে এবার চামড়া আসছে। এছাড়া চামড়া সংরক্ষণে সেখানে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা। নিরবচ্ছিন্ন গ্যাসবিদ্যুৎ সরবরাহসহ সব ধরনের সুবিধা প্রদানের পাশাপাশি ড্রেন সংস্কার আর ট্রাকের বিশৃঙ্খলা এড়াতে এবার নেওয়া হয়েছে বেশ কিছু পদক্ষেপ। বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সরেজমিনে তা পরিদর্শন করছেন যাতে কাঁচা চামড়া নিয়ে অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে। . .... লবন দিয়ে চামড়া সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ... . অন্যদিকে ট্যানারি মালিকদের পাশাপাশি কিছু মৌসুমি ব্যবসায়ীরাও ঈদের দিন থেকেই কাঁচা চামড়া সংগ্রহ করে বিভিন্ন শেডে মজুদ করে রাখছে। তারা গরুর চামড়া ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা দরে কিনছেন ও ছাগলের চামড়া ১০ টাকা থেকে ২০ টাকা দরে কিনছেন। চামড়ার দাম বেশি হলে তারা এগুলো ট্যানারি মালিকদের কাছে বিক্রি করবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/630.csv b/Bangla_fin_news_articles/630.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3488db9f31d25906afa0e54fe659659ab6bbf348 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/630.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +630,বাংলাদেশনিউজিল্যান্ড সিরিজের টাইটেল স্পন্সর ওয়ালটন,2021-12-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,নতুন বছরের প্রথম দিন নিউজিল্যান্ডে শুরু হতে যাওয়া বাংলাদেশনিউজিল্যান্ড সিরিজের টাইটেল স্পন্সর হয়েছে ওয়ালটন। মঙ্গলবার ২৮ডিসেম্বর মিরপুরে ওয়ালটন কমপ্লেক্সে এ বিষয়ে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ ও আইটিডব্লিউ বাংলাদেশ চুক্তি করেছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর উদয় হাকিম সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ও প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ফিরোজ আলম এবং আইটিডব্লিউ বাংলাদেশের প্রতিনিধি ওমর হক উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় চুক্তির আওতায় দুই টেস্টের বাংলাদেশনিউজিল্যান্ড সিরিজের নাম হবে ওয়ালটন টেস্ট সিরিজ। টাইটেল স্পন্সর হিসেবে গ্রাউন্ড ও মিডিয়া কভারেজে বাড়তি সুবিধা পাবে কোম্পানিটি। ১ জানুয়ারি নিউজিল্যান্ডের মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বে ওভালে শুরু হচ্ছে প্রথম টেস্ট। দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে ৯ জানুয়ারি ক্রাইস্টচার্চের হেগলে ওভালে। বাংলাদেশ দল এখন নিউজিল্যান্ডে অবস্থান করছে। এরই মধ্যে হোম কোয়ারেন্টাইন শেষ করে অনুশীলন করছেন ক্রিকেটাররা। সরাসরি খেলা দেখাবে বাংলাদেশের দুই চ্যানেল টিস্পোর্টস ও গাজী টিভি। উদয় হাকিম বলেন বাংলাদেশের জন্য এটি একটি গর্বের বিষয় যে বিদেশের মাটিতে কোনো আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে স্পন্সর হচ্ছে একটি বাংলাদেশি কোম্পানি। বাংলাদেশি কোম্পানিগুলো এখন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দাপটের সঙ্গে প্রাধান্য বিস্তার করছে এটি তারই প্রমাণ। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের ঘরোয়া প্রায় সব বড় ক্রিকেট ইভেন্টগুলোতে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে আসছে ওয়ালটন। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ইভেন্টগুলোতেও নিয়মিত টাইটেল স্পন্সর হচ্ছে তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/631.csv b/Bangla_fin_news_articles/631.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..388fe617322d7276149c58c44ed74abedc7e0503 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/631.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +631,আনোয়ারাশওকত ট্রাস্ট ও ভরসা ইন্সটিটিউটএর শুভ উদ্বোধন,2021-12-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সময়ের পথে যাত্রা শুরু করলো আনোয়ারাশওকত ট্রাস্ট ও ভরসা ইন্সটিটিউট। ২৯ ডিসেম্বর ২০২১ বুধবার উৎসব হল রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে সমাজকল্যাণমূলক এই প্রতিষ্ঠান দুটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের স্বনামধন্য উদ্যোক্তা টাঙ্গাইল শাড়ি কুটিরএর প্রতিষ্ঠাতা ও স্বত্বাধিকারী মিজ মনিরা এমদাদ। অনুষ্ঠানে আনোয়ারাশওকত ট্রাস্টের চেয়ারপার্সন মিজ আঞ্জুমান আজিজ খান তাঁর স্বপ্নের কথা বলেন। তিনি বলেন গৃহসেবা ও কর্মদক্ষতা তৈরির মাধ্যমে নারী ও তরুণসমাজের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ঘটাতে চাকুরি কিংবা স্বাধীন পেশাজীবী জনশক্তি গড়ে তোলাই ভরসা ইন্সটিটিউটের লক্ষ্য। অনুষ্ঠানে ভরসা ইন্সটিটিউটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও গৃহসেবা বৃদ্ধ ও শিশুর যত্ন সংক্রান্ত সেবা গ্রহণকারী ও সেবা প্রদানকারীদের ওপর পরিচালিত বেইজলাইন সার্ভের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর মিজ মিরা মিত্র জরিপ থেকে পাওয়া মূল উপাত্তসমূহ তুলে ধরেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে কর্মজীবী অভিভাবক বিশেষ করে কর্মজীবী মায়েদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার সাথে সাথে উদ্ভূত গৃহসেবা বৃদ্ধ ও শিশুর যত্নের জন্য যোগ্যতাসম্পন্ন দক্ষ গৃহব্যবস্থাপকের চাহিদার উপর বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করেন। মোঃ আবির মজুমদার কনসালটেন্ট শুভঙ্কর অ্যান্ড কোম্পানি তাঁর বক্তব্য উপস্থাপনায় বলেন একটি আর্থসামাজিক উন্নয়ন প্লাটফর্ম হিসেবে ভরসা ইন্সটিটিউট নিজেকে দাঁড় করাতে চায় যা শিক্ষার্থী প্রশিক্ষক এবং চাহিদাসম্পন্ন ও সুবিধাভোগী ব্যক্তিদের জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান সামাজিক ও মানবিক উন্নয়নে নানাধরনের পরীক্ষামূলক গবেষণা শ্রেণীকক্ষ প্রশিক্ষণ ও ব্যবহারিক শিক্ষা ও প্রদর্শন কার্যক্রমের একটি কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হবে এবং সমাজের চাহিদাকে পূরণ করবে। ভরসা ইন্সটিটিউট আনোয়ারাশওকত ট্রাস্টের একটি উদ্যোগ যা সমাজের নিচের স্তরের মানুষের মাঝে পেশাজীবী দক্ষতা তৈরির মাধ্যমে তাদেরকে একটি সম্মানজনক পেশার সুযোগ করে দেয়। ফলশ্রুতিতে গৃহসেবা বৃদ্ধ ও শিশুর যত্ন নেয়ার জন্য সমাজে উদ্ভূত প্রশিক্ষিত দক্ষ ও পেশাজীবী গৃহব্যবস্থাপকের চাহিদা তারা পূরণ করতে পারবে। আনোয়ারাশওকত ট্রাস্ট ১৮৮২ সালের ট্রাস্ট অ্যাক্ট দ্বারা নিবন্ধিত একটি মানবকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান যা মূলত বিভিন্ন সামাজিক প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলায় সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের পাশে দাঁড়াতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/632.csv b/Bangla_fin_news_articles/632.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b59d460e2a86e6cf3baebdf9990592c5e74d6f4a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/632.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +632,৩০ লাখ নারীর ভাগ্য বদলে দিয়েছে পোশাক শিল্প বাণিজ্যমন্ত্রী,2021-12-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন দেশের তৃণমূলের ৩০ লাখ নারীর ভাগ্য বদলে গেছে পোশাক শিল্পের কারণে। এ শিল্প দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি কর্মসংস্থানেও বড় অবদান রাখছে। স্বাধীনতার ৫০ বছর এবং বিজিএমইএর ৪০ বছর উদযাপন উপলক্ষে মঙ্গলবার ২৮ ডিসেম্বর রাতে রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন পোশাক শিল্প নিয়ে আলোচনা হলে ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রফতানির কথা বলা হয়। আমি বলব আমরা কেবল অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করিনি। ৩০ লাখ গ্রামীণ নারীর কর্মসংস্থান করেছি। এই শিল্পের কারণে তাদের জীবন বদলে গেছে। দেশের অর্থনীতিতে পোশাক শিল্পের অবদানের কথা তুলে ধরে বিজিএমইর সাবেক এই সভাপতি আরও বলেন স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে বাংলাদেশের যে শক্ত অবস্থান তৈরি হয়েছে এর পেছনে এই শিল্পের অবদান রয়েছে। পোশাক শিল্প দিয়ে বর্হিবিশে আজ বাংলাদেশকে নতুনভাবে চেনে। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/633.csv b/Bangla_fin_news_articles/633.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..00e01e99107f29942b1a7d704316992b5f6501ad --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/633.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +633,শেয়ারবাজারে বড় উত্থান,2021-12-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দরপতনের ধারা থেকে বেরিয়ে ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরেছে দেশের শেয়ারবাজার। সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস গতকাল মঙ্গলবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম। পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেন। এর মাধ্যমে টানা দুই কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকল শেয়ারবাজার। এর আগে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন কার্যদিবসেই শেয়ারবাজারে দরপতন হয়। এতে এক সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক কমে ১৬৫ পয়েন্ট। আর বাজার মূলধন কমে ১২ হাজার ৩৩২ কোটি টাকা। আগের সপ্তাহের ধারাবাহিকতায় চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার শেয়ারবাজারে বড় দরপতন হয়। তবে সোমবার মূল্যসূচকের কিছুটা উত্থান হয়। এ পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার লেনদেন শুরু হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। এতে লেনদেনের ১৬ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৩২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া সূচকের এই উত্থান প্রবণতা শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এমনকি লেনদেনের শেষ ঘণ্টায় সূচক উত্থান আরো ত্বরান্বিত হয়। ফলে সূচকের বড় উত্থান দিয়েই দিনের লেনদেন শেষ হয়। ... সরকারি চাকরিতে ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক ... সরকারি চাকরিতে ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক ...সরকারি চাকরিতে ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৭৩ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৭৪২ পয়েন্টে উঠে আসে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৫২৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮৭২ কোটি ৬০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৭৪৫ কোটি ১০ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ১২৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৭১ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বিএসসির ৫৫ কোটি ৭২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৪৬ কোটি ৮ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে এশিয়া ইনসিওরেন্স। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেসোনালী পেপার ওয়ান ব্যাংক ফরচুন সুজ বেক্সিমকো ফার্মা বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল এবং জিএসপি ফাইন্যান্স। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ২১৭ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৫১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩০১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২২৫টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৬০টির এবং ১৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/634.csv b/Bangla_fin_news_articles/634.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f09f0d0d60c02e2dccd87ea3496ae703dd98d981 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/634.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +634,যাত্রা শুরু করলো আকিজ টেবিল ওয়্যার,2021-12-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিরামিকস্ ইন্ডাস্ট্রির টাইলস্ ও স্যানিটারি ওয়্যারে সাফল্য অর্জনের পর এবার আকিজ গ্রুপ বাজারে নিয়ে এলো আন্তুর্জাতিক মানের আকিজ টেবিল ওয়্যার। এ উপলক্ষে গত সোমবার ২৭ ডিসেম্বর ঢাকার ইন্টারকন্টিনেটাল হোটেলের গ্র্যান্ড বলরুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে আকিজ টেবিল ওয়্যারের লঞ্চিং ইভেন্ট। এ দিন সকাল ১০টায় স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে শুরু হয় অনুষ্ঠানটি। এরপর অতিথিদের বক্তব্য লোগো উন্মোচন ও কুমার বিশ্বজিৎ এর গান দিয়ে শেষ হয়। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আকিজ টেবিল ওয়্যারের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সেখ বশির উদ্দিন এবং ডিরেক্টর সেল্স অ্যান্ড মার্কেটিং মোহাম্মদ খোরশেদ আলম সহ আকিজ গ্রুপের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ডিলার কর্পোরেট ক্লায়েন্ট ও বিদেশী ক্রেতাবৃন্দ। অতিথিদের সবাই টেবিল ওয়্যারের বানিজ্যিক দিক নিয়ে নিজ নিজ বক্তব্য প্রদান করেন এবং আকিজ টেবিল ওয়্যারের নতুন যাত্রায় শুভেচ্ছা জানান। কোয়ালিটি সবার প্রথমে আকিজ গ্রুপের এই আদর্শকে ধারন করে সবাইকে একসাথে কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে শেষ হয় আকিজ টেবিল ওয়্যারের লঞ্চিং ইভেন্ট। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/635.csv b/Bangla_fin_news_articles/635.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..797a2d24167c2b9888ccb4013c4ff3fbe54d159f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/635.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +635,সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2021-12-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা তিন কার্যদিবস দরপতনের পর গতকাল সোমবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচক কিছুটা বেড়েছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। তবে দুই বাজারেই কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এর আগে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন কার্যদিবসেই শেয়ারবাজারে দরপতন হয়। এতে এক সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক কমে ১৬৫ পয়েন্ট আর বাজার মূলধন কমে ১২ হাজার ৩৩২ কোটি টাকা। আগের সপ্তাহের ধারাবাহিকতায় চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার শেয়ারবাজারে বড় দরপতন হয়। এই পরিস্হিতিতে সোমবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। প্রথম ঘণ্টার লেনদেনে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৫০ পয়েন্টের ওপরে বেড়ে যায়। এতে দিন শেষে শেয়ারবাজারে বড় উত্থান হবে এমনটাই প্রত্যাশা করছিলেন বিনিয়োগকারীরা। তবে শেষ দিকে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমে যায়। এতে সূচকের বড় উত্থান আটকে যায়। গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৬৬৯ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ ৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪১৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১৬ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৫০৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৪৫ কোটি ১০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৮৮৫ কোটি ৬১ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ১৪০ কোটি ৫১ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৬৮ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বিএসসির ৫৩ কোটি ৭৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ২৮ কোটি ১৫ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে এশিয়া ইনসিওরেন্স। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেজিনেক্স ইনফোসিস বেক্সিমকো ফার্মা ওয়ান ব্যাংক বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস সোনালী পেপার আইএফআইসি ব্যাংক ও ফরচুন সুজ। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১৫৩ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৪৩ কোটি ৭১ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৯৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৫৬টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১০৫টির এবং ৩৮টির দাম অপরিবর্তিত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/636.csv b/Bangla_fin_news_articles/636.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7e1d56e8a60ff63d8e9f0587d0a15377f4366f27 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/636.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +636,আস্থা লাইফ ইন্স্যুরেন্সট্রাস্ট আজিয়াটা পেএর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর,2021-12-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আস্থা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং ট্রাস্ট আজিয়াটা পে ট্যাপএর মধ্যে একটি গ্রুপ বীমার চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। সোমবার ২৭ ডিসেম্বর রাজধানীর মহাখালীস্থ আস্থা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের হেড অফিসে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল মনসুর মো. আশরাফ খান। প্রধান অতিথির উপস্থিতিতে চুক্তি স্বাক্ষর করেন ট্রাস্ট আজিয়াটা পেএর সিইও ভারপ্রাপ্ত দেওয়ান নাজমুল হাসান ও আস্থা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী শামসুল ইসলাম অব.। অনুষ্ঠানে উভয়পক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এই চুক্তির ফলে ট্রাস্ট আজিয়াটা পেএ কর্মরত সকল কর্মকর্তাকর্মচারী স্বপরিবারে আস্থা লাইফের গ্রুপ বীমার আওতায় জীবন ও স্বাস্থ্য ঝুঁকির বিপরীতে নানাবিধ বীমাকভারেজ পাবেন। এছাড়াও আস্থা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সম্মানিত গ্রাহকরা ট্যাপ অ্যাপ ব্যবহার করে তাদের ইন্স্যুরেন্স প্রিমিয়াম পরিশোধ করতে পারবেন। উল্লেখ্য আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠিত আস্থা লাইফ ইনস্যুরেন্স বাংলাদেশে নতুন ধারার বীমা সেবার অঙ্গীকার নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/637.csv b/Bangla_fin_news_articles/637.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..13820e406b6b0367aed225f1411bfcadd1847bf7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/637.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +637,শেয়ারবাজারে সব সূচকে পতন,2021-12-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দরপতন পিছু ছাড়ছে না দেশের শেয়ারবাজারের। আগের সপ্তাহের ধারাবাহিকতায় চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসেও দরপতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। এতে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। ফলে পতন হয়েছে সবকয়টি মূল্যসূচকের। এর আগে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন কার্যদিবসেই শেয়ারবাজারে দরপতন হয়। এতে এক সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক কমে ১৬৫ পয়েন্ট। আর বাজার মূলধন কমে ১২ হাজার ৩৩২ কোটি টাকা। গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৭২ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৬২৯ পয়েন্টে নেমে গেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ ১৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪০৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ২৩ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৪৮৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮৮৫ কোটি ৬১ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৮০১ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ৮৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে সোনালি পেপারের শেয়ার। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো তৃতীয় স্থানে রয়েছে এশিয়া ইনসিওরেন্স। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেবিএসসি ইস্টার্ন ইনসিওরেন্স ইস্টার্ন লুব্রিকেন্ট ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো ওয়ান ব্যাংক ফরচুন সুজ এশিয়া প্যাসেফিক ইনসিওরেন্স। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ২৬১ পয়েন্ট। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৯৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪৯টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২২৪টির এবং ২৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/638.csv b/Bangla_fin_news_articles/638.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1707656c9a9f577815b46b631c84e31b434d5742 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/638.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +638,কৃত্রিম সংকটে অস্থির বাজার সুযোগ নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা,2021-12-27,মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম অফিস,বাজারে পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির পেছনে মজুতদারি দায়ী। আমদানি করা ভোগ্যপণ্য গুদামজাতের কোনো নীতিমালা নেই। ফলে অতিমুনাফা লোভী ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন পণ্য মজুত রেখে বাজারে চাহিদার কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পণ্যের দাম বাড়াচ্ছে। এ ব্যাপারে নীতিমালা না থাকায় প্রশাসনিকভাবেও গুদাম মনিটরিংয়ের কোনো উদ্যোগ নেই। বাজার সংশ্লিষ্টরা জানান গুদামে পণ্য মজুতের সুনির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিয়ে নীতিমালা থাকা প্রয়োজন। এতে বাজারে পণ্যের দাম ইচ্ছামতো বাড়ার সুযোগ থাকতো না। বর্তমানে বেপরোয়া মজুতদারির কারণে বাজারে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে। ডিও একাধিকবার হাতবদল হয় আর গুদামের মাল মাসের পর মাস পড়ে থাকে।এখন পণ্য মজুতদারি বাজারে মূল্যবৃদ্ধির ব্যাপক সুযোগ সৃষ্টি করছে। গুদামে প্রচুর পণ্য মজুত থাকায় সরবরাহে কোনো ঘাটতি নেই। তারপরও পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী। বিক্রেতারা বলে থাকেন আন্তর্জাতিক বাজারে দাম ঊর্ধ্বমুখী। অথচ কম দামে আমদানি করা পণ্যে গুদাম ভর্তি। সরকারিভাবে মাঝে মধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালত ও বাজার মনিটরিং সংস্থাগুলো পণ্যের দোকানে ও আড়তে অভিযান করলেও পণ্য মজুতের গুদামে অভিযান চালানো হচ্ছে না। আমদানিকারকরা চাল গম ছোলা ডালজাতীয় পণ্য চিনি ভোজ্য তেল দীর্ঘদিন যাবৎ গুদামে মজুত করে রাখছে। চট্টগ্রামে অনেক গুদাম মানসম্মত নয়। ফলে পণ্য অল্প দিনের মধ্যে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তারপরও বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে নিম্নমানের পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।সংশ্লিষ্টরা জানান চট্টগ্রামে বাণিজ্যিকভাবে প্রতিষ্ঠিত বেসরকারি প্রায় ৭০০ থেকে ৮০০ গুদাম রয়েছে। নগরীর নাসিরাবাদ ভাটিয়ারী অলংকার মোড় হালিশহর মাঝিরঘাট এলাকায় পণ্য মজুতের গুদামগুলো রয়েছে। গুদাম মালিকরা জানান অধিকাংশ গুদাম পণ্য মজুতের জন্য মানসম্মত নয়। গুদামে পাকা ফ্লোর উঠে গেছে। ফলে মাটির ওপরে পণ্য রাখা হচ্ছে। এতে অল্প সময়ের মধ্যে পণ্য নষ্ট হয়ে যায়। গুদামে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র নেই। অনেক গুদামে পোকা মাকড়ের আক্রমণ থেকে পণ্যকে রক্ষার জন্য কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয় না। গুদাম নিচে হওয়ায় বন্যা ও জলাবদ্ধতায় পানি ঢুকে পণ্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।চট্টগ্রাম গুদাম মালিক সমিতির সভাপতি শফিক আহমেদ বলেন ওয়ান ইলেভেনের সময় গুদামে পণ্য মজুতের একটি সার্কুলার জারি করা হয়ে ছিল। গুদামে কয় মাস পণ্য রাখা যাবে। তবে সেটি এখন মানা হচ্ছে না। ডাল জাতীয় গুদামে সর্বোচ্চ ছয় মাসের বেশি রাখা যায় না। সুনির্দিষ্ট নীতিমালা না থাকায় বাজার অস্থির করার সুযোগ নিচ্ছে কতিপয় ব্যবসায়ী। অধিকাংশ গুদাম নিম্নমানের। ফলে কম সময়ের মধ্যে পণ্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।গতবার আমদানিকৃত চাল কত দিনের মধ্যে বিক্রি করতে হবে সেজন্য সময় বেঁধে দিয়েছিল সরকার। এ সময়ের মধ্যে অনেক আমদানিকারক চাল বিক্রি করলেও অনেকেই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চাল বাজারে বিক্রি করেনি।জানতে চাইলে চাল আমদানিকারক মহিউদ্দিন আহমেদ বেলাল বলেন আইন সবার জন্য সমানভাবে প্রয়োগ হচ্ছে না। আমরা সরকারের বেধে দেওয়া সময়ের মধ্যে এলসি করে চাল এনে বিক্রি করে ফেলেছি। কিন্তু অনেক আমদানিকারক ছয় মাসেও চাল বিক্রি করেনি। শুধু চাল নয় সব ধরনের আমদানি করা ভোগ্য পণ্যের সময় নির্ধারণ করে দিয়ে মজুতদারির নীতিমালা করা প্রয়োজন।পাহাড়তলী বাজার বণিক কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক এস এম নিজাম উদ্দিন বলেন চালসহ ভোগ্য পণ্য অতি মজুতদারির কারণে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। শিল্প গ্রুপগুলোর কোনো মিল নেই। তারপরও বেপরোয়াভাবে তারা ধান চাল মজুত করছে। শুধু নীতিমালা করলে হবে না তার যথাযথ প্রয়োগ থাকলে পণ্যের বাজার ক্রেতাদের সহনীয় পর্যায়ে থাকবে।ব্যবসায়ীরা জানান ডিও ব্যবসার মাধ্যমে চিনি ও সয়াবিন তেলের বাজার অস্থিরতা তৈরি করা হচ্ছে। ডিওর মেয়াদ থাকে ১৫ দিনের মধ্যে গুদাম থেকে পণ্য ডেলিভারি নিতে হবে। কিন্তু সেই পণ্য ছয়সাত মাসে ডেলিভারি নেওয়া হচ্ছে না। ডিও হাতবদল হয়ে গুদামে মাসের পর মাস মাল পড়ে থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/639.csv b/Bangla_fin_news_articles/639.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5a0344a518f55737d1e00b86cbac9d89177e10cb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/639.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +639,ঋণ শ্রেণীকরণ সুবিধার মেয়াদ বৃদ্ধির দাবি ব্যবসায়ীদের,2021-12-27,জামাল উদ্দীন,দেশের শিল্পবাণিজ্য টিকিয়ে রাখতে বিনাশর্তে ঋণ শ্রেণীকরণ সুবিধার মেয়াদ বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। রবিবার ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর বার্ষিক সাধারণ সভায় সম্মিলিতভাবে এ দাবি তোলা হয়। একই দিনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের কাছে চিঠি দিয়েছেন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। চিঠিতে কিস্তি পরিশোধের সময়সীমা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন এবং দেশের সব ব্যবসায়ীদের পক্ষে সময়বৃদ্ধির জোরাল দাবির প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করেন।ব্যবসায়ীরা বলছেন করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন বিশ্ব অর্থনীতির জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এ অবস্থায় ঋণ শ্রেণিবিন্যাস তথা খেলাপি না করার প্রয়োজনীয়তা গভীরতর হচ্ছে। বিগত সময়ে করোনার প্রকোপে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতি এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। করোনার শৈথিল্যে গত মাস কয়েক ধরে যে কর্মচাঞ্চল্যের সুযোগ তৈরি হয়েছিল তা আবার গতিহীন হয়ে পড়ছে ওমিক্রনের কারণে। বিশ্ব জুড়ে নতুন করে আতঙ্ক তৈরি হচ্ছে এবং পরিস্থিতি কোন দিকে গড়ায় তা এখনো অজানা। এ অবস্থায় ঋণ শ্রেণীকরণের সময়সীমা না বাড়ালে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাবে।শুধু তাই নয় খেলাপি হয়ে পড়লে ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাবে। তাতে আটকে যাবে ব্যাংকউদ্যোক্তা সবাই। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে সামগ্রিক অর্থনীতিতে । গতকাল অনুষ্ঠিত এফবিসিসিআইর বার্ষিক সভায় বলা হয় এ সময়সীমা অন্তত জুন ২০২২ পর্যন্ত বাড়ানো হোক। এজন্য কোনো ধরনের শর্তারোপেরও বিপক্ষে তারা। কেননা ক্ষুদ্রমাঝারিসহ সবধরনের উদ্যোক্তারাই করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত। এ অবস্থায় কর্মসংস্থান ও জাতীয় প্রবৃদ্ধির কথা বিবেচনায় রেখেই কিস্তি পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানো জরুরি।এফবিসিসিআই সভাপতি গভর্নরকে দেওয়া চিঠিতে বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ সার্কুলার অনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রদেয় কিস্তিসমূহের ২৫ শতাংশ পরিশোধে ব্যর্থ হলে ঋণ শ্রেণীকরণ করার কথা বলা হয়েছে। অথচ কোভিড পরিস্থিতি বিদ্যমান থাকায় অর্থনৈতিক কার্যক্রম এখনো সম্পূর্ণ স্বাভাবিক হয়নি। বিভিন্ন দেশে কোভিড পুনরায় বিস্তার লাভ করায় লকডাউন ঘোষণাকরা হচ্ছে। যার প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশেও। সঙ্গতকারণেই শিল্প ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানসমূহ তাদের ঋণের কিস্তি সময় মতো পরিশোধ করতে পারছে না। এ পরিস্থিতিতে প্রদেয় কিস্তিসমূহের ২৫ শতাংশ পরিশোধের শর্ত শিথিল করে ঋণ শ্রেণীকরণ সুবিধার মেয়াদ বাড়ানো না হলে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান অনিচ্ছাকৃত খেলাপি গ্রাহকে পরিণত হবে। যা ব্যাংকিং খাতসহ পুরো অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।এদিকে ঢাকার অফিসার্স ক্লাবে অনুষ্ঠিত এফবিসিসিআইর বার্ষিক সভায় তাড়াহুড়ো করে নতুন আয়কর আইন চূড়ান্ত না করার আহ্বান জানান হয়। বলা হয় এলডিসি উত্তরণপরবর্তী সময়ে বেশকিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে বাংলাদেশকে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও উন্নয়নশীল দেশের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে দেশের সবখাতের ব্যবসায়ীদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/64.csv b/Bangla_fin_news_articles/64.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3b4af4eb1647b4d72486102330b909a1aa47d9ec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/64.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +64,ঈদে রেকর্ড ৮ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স,2022-07-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,গত ১০ জুলাই দেশে পবিত্র ঈদুল আজহা কোরবানির ঈদ উদযাপিত হয়। এই ঈদের ছুটির আগে সাত দিনেই ৯০ কোটি ৯৩ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারের বর্তমান বিনিময় হার প্রতি ডলার ৯৩ টাকা ৪৫ পয়সা হিসেবে টাকার অঙ্কে সাতদিনের এই রেমিট্যান্সের পরিমাণ সাড়ে আট হাজার কোটি টাকা। গড় হিসেবে প্রতিদিন এসেছে এক হাজার ২১৪ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে কখনো এক সপ্তাহে এতো রেমিট্যান্স দেশে আসেনি। ... ৯৯৯ টাকায় পদ্মা সেতু ভ্রমণের সুযোগ ... ৯৯৯ টাকায় পদ্মা সেতু ভ্রমণের সুযোগ ...৯৯৯ টাকায় পদ্মা সেতু ভ্রমণের সুযোগ এদিকে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের আকু প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার আমদানি বিল পরিশোধের পরও রিজার্ভও ৪০ বিলিয়ন ডলারের ওপরে অবস্থান করছে। বাংলাদেশ ভুটান ভারত ইরান মিয়ানমার নেপাল পাকিস্তান শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপ বর্তমানে আকুর সদস্য। এই দেশগুলো থেকে বাংলাদেশ যেসব পণ্য আমদানি করে তার বিল দুই মাস পরপর আকুর মাধ্যমে পরিশোধ করতে হয়। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রা মজুদ থাকতে হয়। ... পদ্মা সেতু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথে ভাঙ্গাটেকেরহাটরাজৈর ... পদ্মা সেতু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথে ভাঙ্গাটেকেরহাটরাজৈর ...পদ্মা সেতু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথে ভাঙ্গাটেকেরহাটরাজৈর রেমিট্যান্স প্রবাহে নিম্নমুখী ধারায় শেষ হয় ২০২১২২ অর্থবছর। ৩০ জুন শেষ হওয়া এই অর্থবছরে ২১ দশমিক শূন্য ৩ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। যা আগের বছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ১২ শতাংশ কম। ২০২০২১ অর্থবছরে ২৪ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/640.csv b/Bangla_fin_news_articles/640.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..14682c04999ae80338c3204042095338bcb418a5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/640.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +640,বিসিএসএর ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন,2021-12-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রতিষ্ঠার ৩৫ বছর উদযাপন করেছে আইসিটি শিল্পের প্রধান বাণিজ্য সংগঠন বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি বিসিএস। ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া সংগঠনটি নারায়ণগঞ্জরূপগঞ্জ এর ভূলতায় সুবর্ণগ্রাম অ্যামিউজমেন্ট পার্ক অ্যান্ড রিসোর্টে দিনব্যাপী বিসিএস এর ৩৫ বছর উদযাপন শীর্ষক কার্যক্রম পরিচালনা করে। শনিবার ২৫ ডিসেম্বর বেলুন উড়িয়ে বিসিএস এর ৩৫ বছর উদযাপন অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম.এ. মান্নান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিসিএস এর উপদেষ্টা স্বদেশ রঞ্জন সাহা বিসিএস এর প্রথম সভাপতি এস এম ইকবাল দ্য কম্পিউটার্স লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতিকইরব্বানি ও বর্তমান মহাসচিব মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম। প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনা মন্ত্রী এম. এ. মান্নান বলেন ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির ভূমিকা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে সরকার প্রধান জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে আপনাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। বিসিএস এর এই কার্যক্রম শুধু দেশেই নয় সারা পৃথিবীতেই প্রশংসিত। বিসিএস সভাপতি মো. শাহিদউলমুনীর বলেন করোনাকালীন সময়ের পরে ৩৫ বছর উদযাপন অনুষ্ঠান করতে পেরে আমরা আনন্দিত। বিসিএস আশির দশক থেকেই তথ্যপ্রযুক্তি খাতে নিজেদের সর্বোচ্চ চেষ্টা দ্বারা এই খাতকে এগিয়ে নিতে ভূমিকা রেখে যাচ্ছে। এই পথযাত্রায় আমাদের সাফল্যও রয়েছে বেশ। ৩৫ বছরের এই যাত্রায় জেআরসি রিপোর্ট কম্পিউটারকে ভ্যাট ট্যাক্স মুক্ত করে মানুষের হাতে হাতে কম্পিউটার পৌঁছে দেওয়াসহ বিগত করোনাকালীন সময়েও বিসিএস প্রযুক্তি ব্যবসায়ী এবং ভোক্তাদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করে গেছে। অনুষ্ঠানে বিসিএস শাখা কার্যকরী কমিটি প্রতিনিধির হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন পরিকল্পনা মন্ত্রী। এসময় বিসিএস সহসভাপতি ও ৩৫ বছর উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক মো. জাবেদুর রহমান শাহীন যুগ্ম মহাসচিব মো. মুজাহিদ আল বেরুনী সুজন এবং পরিচালক মো. রাশেদ আলী ভূঁইয়াসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/641.csv b/Bangla_fin_news_articles/641.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d25cda3cc1d1a0e176e2c4a5093cdd00f6a645c5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/641.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +641,পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন আতঙ্কে বিনিযোগকারীরা,2021-12-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস সূচকের বড় পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭২.৭৩ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৬২৯.৮৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই৩০ সূচক ২৩.৯৫ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৪৮৮.০৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইএস সূচক ১৪.৭৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪০৮.৮৬ পয়েন্টে। রবিবার ডিএসইতে ৩৭৮ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৭টির কমেছে ৩০০টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩১টির। ... শেয়ারবাজারে ২০১০ সালের পুনরাবৃত্তির সুযোগ নেই বিএসইসি চেয়ারম্যান ... শেয়ারবাজারে ২০১০ সালের পুনরাবৃত্তির সুযোগ নেই বিএসইসি চেয়ারম্যান ...শেয়ারবাজারে ২০১০ সালের পুনরাবৃত্তির সুযোগ নেই বিএসইসি চেয়ারম্যান অপর শেয়ারবাজার সিএসইর প্রধান সূচক সিএসইএক্স ১৪৭.৯২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৫৮৬.৫৯ পয়েন্টে। সার্বিক সিএএসপিআই সূচক ২৪৪.৩৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ২৮৫.৩০ পয়েন্টে। সিএসআই সূচক ১৪.১৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৯২.১৯ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে ২৯৭ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৯টির কমেছে ২২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৪টির। সূচকের টানা পতনে শেয়ার হোল্ডার মধ্যে আতঙ্কিত দেখা দেখা দিয়েছে। উভয় বাজারে সূচক ও অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমায় বিনিয়োগকারীদের পুঁজি উধাও হয়ে যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/642.csv b/Bangla_fin_news_articles/642.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e0305818cbac131e6cdeab1bbb24170ebb7945d5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/642.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +642,শেয়ারবাজারে ২০১০ সালের পুনরাবৃত্তির সুযোগ নেই বিএসইসি চেয়ারম্যান,2021-12-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে ২০১০ সালের পুনরাবৃত্তি হওয়ার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতউলইসলাম। সূচকের ওঠানামা স্বাভাবিক বলেও উল্লেখ করেন তিনি। শনিবার এসএমই খাতের উন্নয়নে পুঁজিবাজারের ভূমিকা শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন। বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন শেয়ারবাজারে সূচক বাড়ার পরে কিছুটা কমতে পারে এটা স্বাভাবিক। কিন্তু আমাদের বিনিয়োগকারীরা অল্পতেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। পড়তি বাজারে কেনা শুরু করলে বাজারে উঠে যাবে। তিনি বলেন আমরা কঠোরভাবে শেয়ারবাজার মনিটরিং করি। এখানে ২০১০ সালের পুনারাবৃত্তি হওয়ার সুযোগ নেই। কে কোন সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ করে সেটা আমরা দেখি না বা কারও পোর্টফোলিও ম্যানেজ করি না। অথচ বিনিয়োগকারীরা লোকসান করলেই আমাদের দোষারোপ করেন লাভ করলে আবার কিছু বলেন না। ... আর্থিক অন্তভুর্ক্তির আওতায় এসেছে প্রত্যন্ত অঞ্চল ... আর্থিক অন্তভুর্ক্তির আওতায় এসেছে প্রত্যন্ত অঞ্চল ...আর্থিক অন্তভুর্ক্তির আওতায় এসেছে প্রত্যন্ত অঞ্চল বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন যেকোনো ক্ষেত্রে এগিয়ে যেতে পরিচর্যা ও সুপারভিশনের তত্ত্বাবধান দরকার পড়ে। এজন্য আমাদেরও তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো দেখভাল করতে হয়। এটা করতে গিয়ে অনেক কোম্পানির বিশেষ নিরীক্ষাও করতে হয়। সেখানে এমন সব তথ্য উঠে আসে যা দেখে নিজেরাই ভয় পেয়ে যাই। তিনি বলেন আমরা প্রতিদিন অসংখ্য কোম্পানির সঙ্গে বিভিন্ন ইস্যুতে বসি। এক্ষেত্রে কোম্পানি কর্তৃপক্ষের ইচ্ছা বা মনোভাব দেখার চেষ্টা করি। এক্ষেত্রে অনেকে ইচ্ছাকৃতভাবে কোম্পানির টাকা পাচার ও অনেক কোম্পানির আবার সত্যিই ব্যবসা খারাপ হওয়ার মতো ঘটনা দেখতে পাই। এ ক্ষেত্রে যে কোম্পানির জন্য যা পদক্ষেপ নেওয়া দরকার তাই নেই। ইচ্ছাকৃতভাবে টাকা পাচারকারীদের শাস্তি দিতে আমরা বদ্ধপরিকর। অনুষ্ঠানে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম ডিএসইর পরিচালক ও এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. মাসুদুর রহমান ডিএসইর এমডি তারিক আমিন ভূইয়া ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের সিএমজেএফ সভাপতি হাসান ইমাম রুবেল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/643.csv b/Bangla_fin_news_articles/643.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d01690c8dfcc16e412386950a74888cbf58ed564 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/643.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +643,আর্থিক অন্তভু‌র্ক্তির আওতায় এসেছে প্রত্যন্ত অঞ্চল,2021-12-25,এম এ মাসুম,গত দুই দশকে দেশের ব্যাংক ব্যবস্থায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। সাধারণ ব্যাংকিং পরিবর্তিত হয়েছে ডিজিটাল ব্যাংকিংএ। আর ইন্টারনেট সেবা ও প্রযুক্তিনির্ভরতায় ব্যাংকিং সেবা প্রকৃত অর্থেই গ্রাহকের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। বাংলাদেশ এগোচ্ছে। সমানতালে উন্নত হচ্ছে আর্থিক সেবাদান প্রক্রিয়াও। গত দুই দশকে এ দেশের ব্যাংক খাতে যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছে। এরপরও দেশের বিশাল জনগোষ্ঠী রয়ে গেছে ব্যাংকিং সেবার বাইরে। ফলে তারা উন্নয়নস্রোতের বাইরে থেকে যাচ্ছে। আর্থিক সুবিধাবঞ্চিতদের কাছে ব্যাংকিং পৌঁছে দেওয়ার জন্য আর্থিক অন্তভুর্ক্তির বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। ব্যাংকের আর্থিক অন্তভুর্ক্তির সুবিধা পৌঁছে গেছে শহর থেকে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্জলে। প্রায় দুই দশক ধরে অনলাইন ব্যাংকিং চালু হয়েছে। প্রথম দিকে অল্প কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে চালু থাকলেও গত এক দশকে সব ব্যাংক অনলাইনের আওতায় চলে এসেছে। প্রযুক্তিনির্ভর গ্রাহকরা এখন নিজেদের সুবিধামতো ব্যাংকিং সেবা গ্রহণ করতে পারেন। টাকা উত্তোলন ও জমা অন্য অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর কেনাকাটার বিল পরিশোধ বিভিন্ন সেবা মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে ডিজিটাল ব্যাংকিং দিন দিন বাড়ছে। অনলাইন ব্যাংকিং সেবা এখন অনেকটাই পুরোনো। তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে ব্যাংক এখন হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। ব্যাংকিং করতে গ্রাহকদের এখন আর ব্যাংকে যেতে হয় না। ঘরে বসেই এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করা যাচ্ছে। শুধু তাই নয় ব্যাংক এখন অ্যাপভিত্তিক সেবা দেওয়া শুরু করেছে। শুধু ব্যাংক থেকে ব্যাংকে নয় ব্যাংক থেকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবিধাও পাওয়া যাচ্ছে। সরকারি খাতের ও বেসরকারি খাতের সব ব্যাংকই ডিজিটাল সেবায় মনোযোগ দিচ্ছে। গত দুই দশকে আর্থিক অন্তভুর্ক্তি প্রসারিত হওয়ায় এ দেশে গ্রামীণ বাস্তবতায় নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই। তবে স্বাধীনতার পরপরই কিন্তু উদ্ভাবনী আর্থিক অন্তভুর্ক্তি কর্মসূচিগুলোর কারণে গ্রামবাংলার ইতিবাচক পরিবর্তন আসতে শুরু করেছিল। দরিদ্র মানুষ আনুষ্ঠানিক আর্থিক সেবার বাইরে ছিল তাদের আর্থিক অন্তভুর্ক্তি শুরু হয়েছিল বেড়ে উঠেছিল গ্রামীণ অকৃষি খাত এবং খুদে ও মাঝারি উদ্যোক্তারা। বাংলাদেশের ১৬ কোটির বেশি মানুষের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যা প্রায় ১১ কোটি। বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী এ প্রাপ্তবয়স্ক জনগোষ্ঠীর প্রায় অর্ধেকই প্রাতিষ্ঠানিক আর্থিক সেবার বাইরে। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং ২০২৪ সালের মধ্যে শতভাগ আর্থিক অন্তভুর্ক্তির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে এরই মধ্যে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। কৃষকসহ বিভিন্ন নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীর জন্য ১০ টাকার ব্যাংক হিসাব এবং ঐ হিসাবধারীদের আর্থিক অবস্হার উন্নয়ন ও টেকসই করার লক্ষ্যে বিনা জামানতে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ প্রদান স্কুল ব্যাংকিং ও পথশিশুদের জন্য ব্যাংক সেবা এজেন্ট ব্যাংকিং ও ব্যাংকের উপশাখার মাধ্যমে আর্থিক সেবা প্রসারের কাজ চলছে। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক আর্থিক সেবাপ্রত্যাশী মানুষের জন্য স্বল্পতম সময়ে সহজে ব্যাংক হিসাব খোলার ব্যবস্হা আর্থিক শিক্ষাসহ গ্রাহক স্বার্থরক্ষা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে। হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি এখন দৈনন্দিন নানা প্রয়োজনে মানুষের নগদ টাকার চাহিদা মেটাচ্ছে। বর্তমানে দেশের জনগোষ্ঠীর বড় একটি অংশ মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের তথা এমএফএস সেবার গ্রাহক। ছোটখাটো লেনদেনে ব্যবহার হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং। বিশেষ করে নানা ধরনের পরিষেবা বিল বিদু্যত্ ওয়াসা গ্যাস টেলিফোন পরিশোধ স্কুলকলেজের বেতন অনলাইনে কেনাকাটা সরকারি ভাতা পেনশন বাস ট্রেন থেকে শুরু করে প্লেনের টিকিট ক্রয় বিমার প্রিমিয়াম পরিশোধ মোবাইল রিচার্জ বিভিন্ন অনুদান সাহাঘ্য ইত্যাদি প্রদানে আজকাল চট করেই মোবাইল আর্থিক সেবার কথা ভাবছে সবাই। বর্তমানে খুব সহজেই ব্যাংক হিসাব থেকে টাকা আনা সম্ভব হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং হিসাবে। আবার মোবাইল ব্যাংকিং হিসাব থেকেও ব্যাংকে টাকা জমা করা যাচ্ছে। ক্রেডিট কার্ড কিংবা ব্যাংক ঋণের কিস্তির টাকাও জমা দেওয়া যাচ্ছে এর মাধ্যমে। সব স্তরের জনগোষ্ঠীকে আর্থিক সেবার আওতাভুক্ত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগের মধ্যে এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম অন্যতম। সমাজের সুবিধাবঞ্চিত ও আর্থিক সেবাপ্রত্যাশী জনসাধারণকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনতে এবং আর্থিক সেবা সহজলভ্য করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১৩ সালের ডিসেম্বর মাসে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালু করে। এজেন্ট ব্যাংকিং ধারণাটি বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের তপশিলি ব্যাংকগুলো শাখা না খুলেও এজেন্ট নিয়োগের মাধ্যমে সব শ্রেণিপেশার মানুষকে ব্যাংকিং সেবা দিতে পারছে। এতে গ্রাহকেরা যেমন একদিকে দ্রুত সাশ্রয়ী ও নিরাপদ প্রযুক্তিনির্ভর ব্যাংকিং সুবিধা হাতের নাগালে পাচ্ছেন অন্যদিকে ব্যাংকগুলোও কম পরিচালন ব্যয়ে গ্রাহকসেবা দিতে পারছে। প্রতিদিনই বাড়ছে নতুন গ্রাহক আমানত ও ঋণ বিতরণের পরিমাণ। অন্যদিকে ব্যবস্হাপনা খরচ কম হওয়ায় ব্যাংকগুলোও এজেন্ট ও উপশাখা স্হাপনে দিন দিন আগ্রহী হয়ে উঠছে। ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো এখন সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দিচ্ছে। এক্ষেত্রে এজেন্ট শাখা ও উপশাখায় কম খরচে ভালো সেবা দেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। একটি শাখা খুলে যে বেনিফিট পাওয়া যায় মোটামুটি একই রকম বেনিফিট উপশাখা খুলেও পাওয়া যাচ্ছে। এর মাধ্যমে কম খরচে ব্যাংকের নেটওয়ার্কও বিস্তৃত করা সম্ভব হচ্ছে। আবার শাখার মতো প্রায় সব ধরনের সেবা পাওয়ায় গ্রাহকদের জন্যও সুবিধা হচ্ছে। ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা ব্যাংকগুলোকে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রাখছে। যে ব্যাংক যত সহজ করছে গ্রাহকরা সেই ব্যাংকের প্রতি বেশি ঝুঁকছে। এর মাধ্যমে ব্যাংকগুলোও মানুষের আরো দোরগোড়ায় ব্যাংকিং সেবা নিয়ে যেতে সক্ষম হচ্ছে। এতে আর্থিক অন্তভুর্ক্তি ত্বরান্বিত হচ্ছে। অন্যদিকে কর্মসংস্হানও বাড়ছে। এখন প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ডিজিটাল সেবার মাধ্যমে ব্যাংকিং লেনদেন হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/644.csv b/Bangla_fin_news_articles/644.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bdb7b6fc0d809703a85ffb4ef44918b757bf6ca6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/644.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +644,উদ্যোক্তা অর্থনীতি আত্মনির্ভরশীলতা গড়ে তুলতে সহায়ক,2021-12-25,ড মুহম্মদ মাহবুব আলী,কর্মসংস্থানের জন্য উদ্যোক্তা অর্থনীতির ব্যাপক প্রচলন দরকার যাতে করে ত্রিশের নিচে কমপ্রত্যাশী যুবকযুবতীদের মধ্যে আত্মনির্ভরশীলতা গড়ে ওঠে। এখানে বলে রাখা দরকার যে উদ্যোক্তা অর্থনীতি আর উদ্যোক্তা উন্নয়ন এক নয়। উদ্যোক্তা উন্নয়ন একটি নির্দিষ্ট সীমায় আটকে যায়। পক্ষান্তরে উদ্যোক্তা অর্থনীতির ভিত্তি আরো সুদৃঢ় এবং সত্যিকার কর্মক্ষম ও দক্ষতানির্ভর মানবসম্পদ তৈরিতে সহায়তা করে থাকে। উদ্যোক্তা উন্নয়ন শব্দটি একটি নির্দিষ্ট বৃত্তে আবদ্ধ হয়ে যায়। কিন্তু উদ্যোক্তা অর্থনীতি শব্দটি আরো ব্যাপক অর্থে শিক্ষার্থীর প্রতিভা বিকাশ ও স্বাবলম্বী করে তুলতে সহায়তা করে থাকে। উদ্যোক্তা অর্থনীতির পাঠ্যক্রমে কেবল অর্থনীতি বিষয়ক প্রাথমিক ধারণা দেওয়া হয় না। পাশাপাশি সামাজিক উদ্ভাবন ও প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে উদ্যোক্তার বিকাশ সাধন উদ্যোক্তা কর্মকাণ্ডের সামষ্টিক সুবিধাসমূহ বিহেভিয়ারিয়াল অর্থনীতির সঙ্গে পণ্য বিপণন এবং সরবরাহজনিত ব্যবস্থাপনার অর্থনীতি সামাজিক উদ্যোক্তা ও মাইক্রো ফিন্যান্স এবং মাইক্রো ইনসিওরেন্স উদ্যোক্তা অর্থনীতির ওপর উচ্চতর পাঠ্যক্রম অ্যাকাউন্টিং ব্যাংকিং ইনসিওরেন্স এবং উদ্যোক্তার ফান্ড নিয়ন্ত্রণ ভ্যালু চেইন মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে উদ্যোক্তা অর্থনীতির বিকাশ প্রকৃতি উন্নয়ন আর্থিক খাতে অন্তর্ভুক্তি এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে উদ্যোক্তার সুবিধা প্রকল্প পরিকল্পনা এবং সে সম্পর্কে নিরীক্ষা ও উদ্যোক্তা সম্পর্কিত হাতে কলমে প্রশিক্ষণ ইত্যাদি। ফলে দেখা যায় যে উদ্যোক্তা উন্নয়ন একটি সীমিত অর্থে তৈরি হলেও উদ্যোক্তা অর্থনীতি বেশ বড় পরিসরে তৈরি হয়েছে এবং ব্যাপক ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে উদ্যোক্তা মনস্ক করে তুলছে। এ জন্যই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ঢাকা স্কুল অব ইকোনমিক্সে উদ্যোক্তা অর্থনীতির ওপর প্রথমবারের মতো প্রোগ্রাম চালু করা হয়েছে। আমরা যদি উন্নত দেশের শিক্ষা কার্যক্রম পর্যালোচনা করি তবে দেখব যে তাদের অধিকাংশ পাঠ্যক্রমে উদ্যোক্তা তৈরির বিষয়টি ইনবিল্ট থাকে। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে উদ্যোক্তা তৈরির জন্য ৩৬টির বেশি কোর্স রয়েছে। আমি যখন থাইল্যান্ডে নারিসিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্যোক্তা সম্পর্কিত পোস্ট ডক্টরেট করার জন্য দরখাস্ত জমা দিতে যাই সে সময়ের ডিন আমাকে আমার সুপারভাইজার ড. বিচিওয়ানা রতনাবাসুমের সামনে প্রশ্ন করেছিলেন তুমি কেন উদ্যোক্তা নিয়ে গবেষণা করবে আমার উত্তরটি ছিল অতি সহজ জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের মঙ্গলের জন্য তরুণদের অধিক কর্মসংস্থানের জন্য উদ্যোক্তা তৈরি করতে চাচ্ছেন। এ বিষয়ে অধিকতর বাস্তবনির্ভর জ্ঞান অর্জন করে উদ্যোক্তা তৈরিতে সহায়তা করাই আমার রিসার্চ প্রপোজালের অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য। উদ্যোক্তা কেবল ব্যবসাবাণিজ্য কিংবা পণ্য উৎপাদনকারী নয় তাকে সৃজনশীল হতে হবেনবতর সংযোজনবিয়োজন করতে হবে। জাতীয় পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক নবমদশম শ্রেণির বইতে উদ্যোক্তা অর্থনীতির তাৎপর্য সুবিধাঅসুবিধা কর্মসংস্থানের জন্য গুণাবলী উদ্ভাবনী শক্তির বিকাশ এবং লাগসই প্রযুক্তির প্রায়োগিক কলা কৌশলের ওপর একটি প্রবন্ধ জরুরি ভিত্তিতে অন্তর্ভুক্ত করা দরকার। তাতে ছাত্রছাত্রীদের মেধামননে স্ফুরণ ঘটবে এবং তারা বিকশিত হবে নিজের পায়ে স্বাবলম্বী হওয়ার চিন্তাচেতনায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/645.csv b/Bangla_fin_news_articles/645.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ce6b11baa812f79a94b06e0ac37d167ee65ff2f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/645.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +645,রফতানি কমলেও চা উৎপাদন বেড়েছে,2021-12-25,রেজাউল করিম খোকন,বাংলাদেশের হাতেগোনা কয়েকটি রপ্তানি পণ্যের তালিকায় একদা চায়ের অবস্থান ছিল বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। কিন্তু ৫০ বছরে চাবাগানের সংখ্যা দ্বিগুণ এবং উৎপাদন তিন গুণ হওয়া সত্ত্বেও রপ্তানি সেভাবে বাড়েনি। এর কারণ দেশেই বেড়েছে চায়ের ব্যবহার। চা পানে অনভ্যস্ত বাঙালির এখন যেন চা না হলে চলেই না। তাই রপ্তানি কমে যাওয়াকে নেতিবাচক হিসেবে দেখতে রাজি নন চায়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। বরং তারা মনে করছেন ১৭ কোটি মানুষের এই দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদাই চাশিল্পকে একটি শক্ত অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার জন্য যথেষ্ট। আর উৎপাদন বাড়লে রপ্তানি তো হবেই। এক সময়ে চায়ের রাজধানী মনে করা হতো সিলেটকে। কিন্তু কালক্রমে সেই চাবাগান এখন আর সিলেটেই সীমাবদ্ধ নেই। বরং পাহাড় ছেড়ে চাবাগান এখন নেমে আসছে সমতলে। বাংলাদেশের আবহাওয়া চা চাষের জন্য খুবই সহায়ক যা এখন আর প্রমাণের অপেক্ষা রাখে না। এদেশে উৎপাদিত চা গুণগত মানেও বিশ্বমানের। নতুন নতুন উদ্যোক্তারা এগিয়ে আসায় চায়ের সম্ভাবনাও ক্রমেই উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতরও হচ্ছে। বাংলাদেশ চা বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী দেশে এখন ১৬৭টি বাগানে চা উৎপাদিত হচ্ছে। বৃহত্তর সিলেটেই ১৩৫টি চাবাগান। এর মধ্যে মৌলভীবাজারে ৯১ হবিগঞ্জে ২৫ ও সিলেটে ১৯টি। এছাড়া চট্টগ্রামে ২২ পঞ্চগড় জেলায় সাত রাঙ্গামাটিতে দুই এবং ঠাকুরগাঁওয়ে একটি চাবাগান রয়েছে। এর বাইরে অনেকগুলো চাবাগান এখন উৎপাদনে যাওয়ার প্রক্রিয়ায়। পাহাড় ছেড়ে সমতলেও নেমে আসছে চাবাগান। দেশের বড় বড় শিল্প গ্রুপগুলো চাবাগানের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশে চাশিল্পের বিকাশে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান অবিস্মরণীয়। চাশিল্পকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। স্বাধীনতার আগে ১৯৫৭৫৮ সময়কালে চাবোর্ডের প্রথম বাঙালি চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। সে সময়ে চাশিল্পে মাঠ ও কারখানা উন্নয়ন এবং শ্রম কল্যাণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। বাংলাদেশে স্বাধীনতার পর যে কটি রপ্তানি পণ্য হতো তার মধ্যে চা ছিল বিশেষ অবস্থানে। এদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে শুভেচ্ছা হিসেবে চা পাতা পাঠানোর নজির রয়েছে। চা উৎপাদন বাড়লেও রপ্তানি সে হারে বাড়ছে না। এর কারণ চায়ের গুণগত মান কিংবা আন্তর্জাতিক বাজার কমে যাওয়া নয়। বরং এদেশের মানুষের বড় অংশ এখন চা পান করে। এটি মানুষের আয় বৃদ্ধি এবং আধুনিকতার প্রকাশ। দেশের আর্থিক উন্নতি হওয়ার কারণে মানুষের জীবনযাত্রায়ও উন্নয়ন ঘটছে। ফলে বাড়ছে চায়ের চাহিদা। ১৭ কোটি মানুষের এই দেশের নিজেরই ভোগ কম নয়। মানুষের খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন ঘটছে। চা ক্রমেই অপরিহার্য একটি পানীয় হিসেবে রূপ নিচ্ছে। চায়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের গবেষণা অনুযায়ী ২০০১ সালে দেশে প্রতি জনের গড় চা পানের পরিমাণ ছিল ১১৩ কাপ। ২০ বছর পর তা উন্নীত হয়েছে ২৩০ কাপে। স্বাধীনতার পরে বার্ষিক চা উৎপাদন ছিল ৩ কোটি ১০ লাখ কেজি। এখন তা বেড়ে প্রায় সাড়ে ১০ কোটি কেজিতে উন্নীত হয়েছে। গত ২০১৯ সালে চা উৎপাদন হয়েছে ৯ কোটি ৬০ লাখ কেজি এখন যা আরো বেশি বৈ কম নয়। ২০২৫ সালে অন্তত সাড়ে ১২ কোটি কেজি চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। এই লক্ষ্য অর্জন সম্ভব বলে মনে করছেন উদ্যোক্তারা। কারণ এর মধ্যে বিদ্যমান চাবাগানে উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি উৎপাদনে এসে পড়বে আরো কিছু চাবাগান। পুরোনো চাবাগানগুলো সম্প্রসারণের পাশাপাশি নতুন চাবাগান গড়ে উঠছে। এখানে উচ্চফলনশীল চাগাছ লাগানো হচ্ছে। এক্ষেত্রে পাহাড়ে যে চারা লাগানো হচ্ছে সেগুলো হাইব্রিড ক্লোন চা এবং সমতলে বাইক্লোন চা। চাষাবাদের ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ঘটেছে। বিশেষ করে পঞ্চগড় জেলায় সমতলে চাবাগান এই শিল্পে বাড়তি মাত্রা যোগ করেছে। চাবাগানের জন্য বেশি উর্বর ভূমির প্রয়োজন হয় না। অনুর্বর পাথুরে ভূমি চা চাষের জন্য উপযোগী। সাধারণত এ ধরনের জমিতে অন্য ফসল হয় না। এখন পুরোনো চাবাগানে নতুন গাছ যেমন লাগানো হচ্ছে তেমনিভাবে নতুন বাগানও গড়ে উঠছে। বৃহত্তর চট্টগ্রামের বান্দরবানেও এখন চাবাগান গড়ে উঠছে। এক সময় যে পরিমাণ উৎপাদিত হতো তার ৫০ ভাগই বিদেশে রপ্তানি করা যেত। কারণ তখন এদেশের মানুষ এত বেশি চা পান করত না। কিন্তু এখন উৎপাদন বৃদ্ধি পেলেও রপ্তানি নেমে এসেছে মাত্র ১ থেকে ২ শতাংশে। দুই দশক আগেও যেখানে ১ কোটি ৩০ লাখ কেজি চা রপ্তানি হত তা এখন নেমে এসেছে ১০ ভাগের এক ভাগে। আন্তর্জাতিক বাজারে চায়ের চাহিদা ব্যাপক। কারণ এটি অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি পানীয়। চায়ের বিশ্ববাজারে সেই আগের অবস্থান ফিরে পেতে হলে উৎপাদন আরো বাড়াতে হবে। বাংলাদেশ হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ চা উৎপাদনকারী দেশ। এর চাশিল্প ব্রিটিশ শাসনামল থেকে চলে আসছে যখন ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ১৮৪০ সালে চট্টগ্রামে চা ব্যবসা শুরু করে। বর্তমানে বাংলাদেশে ১৬৭টি বাণিজ্যিক চা এস্টেট রয়েছে যার মধ্যে কয়েকটি হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কর্মক্ষম চাবাগান। এখানকার এই শিল্প বিশ্বের ৩ শতাংশ চা উৎপাদন করে থাকে এবং ৪০ লাখ লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছে। এখানকার উত্তর এবং পূর্বাঞ্চলীয় জেলাসমূহে চা উৎপাদন হয়ে থাকে উচ্চভূমি উষ্ণ জলবায়ু আর্দ্র এবং অতিবৃষ্টিপ্রবণ এলাকাসমূহ উন্নতমানের চা উৎপাদনের মোক্ষম পরিবেশ সৃষ্টি করে দেয়। অমিত সম্ভাবনার অনুপাতে অনেকটা অর্জিত না হলেও এই শিল্পের অর্জনও কিন্তু কম নয়। এই অঞ্চলে প্রথম চাবাগান করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১৮২৮ সালে। অবিভক্ত ভারতে চট্টগ্রামের কোদালায় তখনই জমি নেওয়া হয়। বর্তমানে যেখানে চট্টগ্রাম ক্লাব ১৮৪০ সালে সেখানেই পরীক্ষামূলকভাবে রোপণ করা হয় প্রথম চা গাছ। প্রথম বাণিজ্যিক আবাদ শুরু হয় সিলেটে ১৮৫৪ সালে। সে বছর সিলেট শহরের উপকণ্ঠে মালনিছড়া চাবাগান প্রতিষ্ঠিত হয়। এ বাগানে চা উৎপাদনের মধ্য দিয়ে চাশিল্পের যাত্রা শুরু হয়। তখন থেকে ধীরে ধীরে চা এদেশে একটি কৃষিভিত্তিক শ্রমঘণ শিল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি রপ্তানি আয় বৃদ্ধি আমদানি বিকল্প দ্রব্য উৎপাদন এবং গ্রামীণ দারিদ্র্য হ্রাসকরণের মাধ্যমে চা জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। চা বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থকরী ফসল। দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও ক্রমাগত নগরায়নের ফলে ও জনতার শহরমুখিতার কারণে চায়ের অভ্যন্তরীণ চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। এছাড়া সামাজিক উন্নয়নের ফলেও চায়ের অভ্যন্তরীণ চাহিদা বেড়েছে। বিগত ৩ দশক ধরে চায়ের অভ্যন্তরীণ চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। ফলে চায়ের রপ্তানি হঠাৎ করেই কমে গেছে। তার পরও জাতীয় অর্থনীতিতে চাশিল্পের গুরুত্ব অপরিসীম এবং সুদূরপ্রসারী। জিডিপিতে চাখাতের অবদান ০ দশমিক ৮১ শতাংশ। কাজাকিস্তান উজবেকিস্তান পাকিস্তান ভারত পোল্যান্ড রাশিয়া ইরান যুক্তরাজ্য আফগানিস্তান যুক্তরাষ্ট্র বেলজিয়াম ফ্রান্স কুয়েত ওমান সুদান সুইজারল্যান্ডসহ অনেকগুলো দেশে রপ্তানি হয় বাংলাদেশের চা। গত ১০ বছরে পৃথিবীতে চায়ের চাহিদা দ্বিগুণ বেড়েছে। এই চাহিদার সঙ্গে সমন্বয় রেখে বাংলাদেশ কেনিয়া ও শ্রীলঙ্কা পৃথিবীর প্রায় ৫২ ভাগ চায়ের চাহিদা পূরণ করছে। চাশিল্প বর্তমানে বিনিয়োগের অভাবে তীব্র আর্থিক সংকটের সম্মুখীন। বিদ্যমান ব্যাংক ঋণের সুদের হার এত বেশি যে বিনিয়োগের জন্য ঋণের মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহ করা উৎপাদনকারীদের পক্ষে কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। চা চাষাধীন জমির মধ্যে প্রায় ১৬ শতাংশ অতিবয়স্ক অলাভজনক চা এলাকা রয়েছে যার হেক্টরপ্রতি বার্ষিক গড় উৎপাদন মাত্র ৪৮২ কেজি। এই অতিবয়স্ক চা এলাকার কারণেই হেক্টরপ্রতি জাতীয় গড় উৎপাদন বৃদ্ধি করা দুষ্কর হয়ে পড়েছে। তাছাড়া চাবাগানের জমির মালিকানা নিয়ে বিরোধ চাকারখানাগুলোতে গ্যাস সরবরাহ ও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে সমস্যা এ শিল্পের উন্নয়নের পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ কারণেও চায়ের উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। উৎপাদন উল্লেখযোগ্য হারে বাড়াতে না পারলে আগামীতে অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণ করে বাংলাদেশের চা বিদেশে রপ্তানি করা খুব কঠিন হবে। চাখাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য সরকারি হস্তক্ষেপ অপরিহার্য। চায়ের মাঠ ও কারখানা উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য নিম্ন সুদে সহজ শর্তে পর্যাপ্ত তহবিল প্রয়োজন। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা এক নীতিমালায় চা রপ্তানিতে উৎপাদনকারী ও রপ্তানিকারকদের প্রণোদনার সিদ্ধান্ত এসেছে। নিজস্ব বাগানে উৎপাদিত চা রপ্তানির ক্ষেত্রে এফওবি মূল্যের ওপর ৪ শতাংশ হারে এই প্রণোদনা লাভ করবেন উৎপাদনকারী ও রপ্তানিকারকরা। এই সুবিধা চা উৎপাদন বৃদ্ধি এবং রপ্তানিকে উত্সাহিত করবে বলে মনে করছেন এই শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/646.csv b/Bangla_fin_news_articles/646.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b9f2a29939d50529a49cf402b97640798061c30f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/646.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +646,জুনিয়র চেম্বার বাংলাদেশের পুনঃরায় সভাপতি হলেন এলিট,2021-12-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল জেসিআই বাংলাদেশের নির্বাচনে পুনঃরায় সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন তরুণ ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ নিয়াজ মোর্শেদ এলিট। শুক্রবার ২৪ ডিসেম্বর রাজধানীর হোটল লা মেরিডিয়ানে আন্তর্জাতিক এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের বাংলাদেশ শাখার সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সদস্যদের সর্বসম্মতিতে এলিটকে ২০২২ সালের জন্য পুনরায় সভাপতি হিসেবে মনোনীত করা হয়। কার্যনিবাহী কমিটি গঠনে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সংগঠনের সাবেক সভাপতি সারা খান। ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন নগদের নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মুর্শেদ এলিট বর্তমানে কেন্দ্রীয় আওয়ামী যুবলীগের কার্যনিবাহী সদস্য ও সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির যুগ্মসাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে তিনি কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপকমিটির সদস্য ছিলেন। তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদ এলিট বলেন জেসিআই বাংলাদেশের সম্মানিত ভোটাররা আমার প্রতি পুনঃরায় আস্থা রাখার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে সংগঠনের নীতি আদর্শের প্রতি অবিচল থেকে সাংগঠনিক কাজ করে যেতে চাই। পাশাপাশি দেশের তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করতে চাই। প্রসঙ্গত ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সী তরুণ নাগরিকদের সমন্বয়ে গড়া আন্তর্জাতিক একটি সংগঠন জেসিআই। একটি মানসম্মত সমাজ গড়তে বিশেষ ভূমিকা রয়েছে তাদের। জেসিআই কাজ করে দক্ষতা জ্ঞান ও বুদ্ধির বিকাশের মাধ্যমে ব্যক্তিগত উন্নয়ন নিয়ে। যেন সঠিক নাগরিক হিসেবে তরুণ সমাজ তার দায়িত্ব পালন করতে পারে। কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন কার্যকরী সহসভাপতি সালেহীন এফ নাহিয়ান মাহামুদ উন নবী প্রিন্স সরজিৎ বড়াল। সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হক কোষাধ্যক্ষ লিসা জাহান জেনারেল লিগ্যাল কাউন্সেল ইমরান কাদির। সহসভাপতি সৈয়দ মোসায়েব আলম কাজী ফাহাদ এজাজ মুহাম্মদ নাজমুল হোসেন সবুজ ইবতিহাজ জয় সাইফউদ্দৌলা এম কামরুল চৌধুরী দেলোয়ার হোসেন। জাতীয় সভাপতির কার্যকরী সহকারী ইরফান হকট্রেইনিং কমিশনার রুমানা চৌধুরী বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিলের চেয়ারপারসন ফাতেমা আক্তার নাজ দপ্তর সম্পাদক আব্দুল্লাহ সাফি ইমন কমিটি চেয়ার আবু তালেব সিদ্দিকী সানজু শহীদুল ফোস্তফা চৌধুরী ওয়াসিফ ওয়াহেদ খাদিজা আক্তার আশিক ইকবাল অসীম কুমার মেহেদি হাসান।পরিচালক আরেফিন আহমেদ রাফি ফয়সাল মাহমুদ তাহা ইয়াসিন মাহমুদ রাসেল মাহাদি সালেহীন মো আশিকুর রহমান রেজুয়ানুর রহমান টিপু সুলতান সিকদার মাশফিক আহমেদ নাহিদা আক্তার। তরুণ ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ নিয়াজ মুর্শেদ এলিট রাজনীতির পাশাপাশি বিভিন্ন ব্যবসায়িক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি জুনিয়র চেম্বার চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি চট্টগ্রাম খুলশী ক্লাব লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা শাখার সভাপতি বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশন চট্টগ্রামের চিফ কোঅর্ডিনেটর ব্রাদার্স ইউনিয়ন ঢাকা ও চট্টগ্রাম ক্রিকেট কমিটির সভাপতি একুশে মেলা পরিষদের মহাসচিব কালের কণ্ঠ শুভ সংঘের চিফ অ্যাডভাইজার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/647.csv b/Bangla_fin_news_articles/647.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cf88fba0f24c81a00bedc0e2a911a317ba610711 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/647.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +647,ড্যাপ বাস্তবায়িত হলে আবাসন খাতে ক্ষতি হতে পারে বাণিজ্যমন্ত্রী,2021-12-23,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,প্রস্তাবিত ডিটেইল এরিয়া প্লান ড্যাপ প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন ড্যাপ বাস্তবায়িত হলে আবাসন খাতে ক্ষতি হতে পারে। আর তাতে মূলত সমস্যায় পড়বে সেসব সাধারণ মানুষ যারা নিজেদের থাকার ব্যবস্থা নিশ্চিত করার অপেক্ষায় রয়েছেন। সবার সহযোগিতা হয় এমন প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে। বৃহস্পতিবার ২৩ ডিসেম্বর রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে পাঁচ দিনব্যাপী রিহ্যাব ফেয়ারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এই কথা বলেন। আবাসন ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন মানুষ তার সারা জীবনের আয় দিয়ে বাসস্থান নিশ্চিত করতে চায়। ফ্ল্যাটপ্লটের জন্য টাকাপয়সা দিয়ে যেন কোনো ক্রেতা প্রতারণার শিকার না হন সেদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। কারণ মাঝেমধ্যে এ ধরনের অভিযোগের কথা শোনা যায়। প্রতারণার শিকার হলে গ্রাহকের দীর্ঘশ্বাস বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তিনি আরও বলেন ঢাকায় মানুষের চাপ বাড়ছে। ঢাকার বাইরের এলাকা নিয়ে এখন ভাবতে হবে। ব্যবসায়ীদের সেদিকটাও বিবেচনা করতে হবে। রিহ্যাবের সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল বলেন প্রস্তাবিত ড্যাপ বাস্তবায়ন নিয়ে ব্যবসায়ীরা চরম আতংকে রয়েছে। তবে রাজউক বলেছে একটি সময়োপযোগী ড্যাপ বাস্তবায়ন করবে। ব্যবসায়ী ও জনসাধারণের কথা বিবেচনা করে ড্যাপ বাস্তবায়ন করা হবে। রাজউকের চেয়ারম্যান এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী বলেন আবাসন ব্যবসায়ীদের ক্ষতি হবে এমন কোনো সিদ্ধান্ত সরকার নেবে না। কারণ উন্নয়নের বড় একটি অংশ আবাসন খাতের সাথে জড়িত। ড্যাপের বাস্তবায়ন নিয়ে ধাপে ধাপে প্রায় ৩০০ টি সভা ও সেমিনার হয়েছে। সবার পরামর্শ নিয়ে ভাল কিছু পাবে আবাসন খাত। তিনি আরও বলেন ড্যাপ নিয়ে আতঙ্ককের কিছু নাই। তবে বিদ্যমান আইনগুলো ব্যবসায়ীদের মানতে। সুপরিকল্পিত নগরায়ন চায় রাজউক। অপরিকল্পিত ভাবে কিছু নির্মাণ করা যাবে না। এমন যেন না হয় যে ভুমিকম্পে অর্ধেক ভবন ভেঙ্গে পড়েছে। যেকোনো ব্যবসায়ীদের যৌক্তিক আবেদন বিবেচনা করা হবে। অযৌক্তিক কিছু বিবেচনায় নেওয়া হবে না। ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/648.csv b/Bangla_fin_news_articles/648.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..83d8799d1b50f62900071906d791836a7cda7370 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/648.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +648,লেনদেন বাড়লেও সূচক কমেছে,2021-12-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস গতকাল বুধবার ২২ ডিসেম্বর দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের পতন হয়েছে। তবে এদিন বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে গতকাল শেয়ারবাজারে লেনদেনের শুরু হয়। ফলে লেনদেনের শুরুতেই ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ১৪ পয়েন্ট বেড়ে যায়। শুরুতেই দেখা দেওয়া ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লেনদেনের প্রথম তিন ঘণ্টা অব্যাহত থাকে। কিন্তু লেনদেনের শেষ আধা ঘণ্টায় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমে যায়। ফলে সূচকের পতন দিয়ে শেষ হয় দিনের লেনদেন। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৭৫৪ পয়েন্টে নেমে গেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৫৩৬ পয়েন্টে অবস্হান করছে। গতকাল বুধবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৬৭ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৬৫২ কোটি ১ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ১১৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৯১ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্হানে থাকা সোনালী পেপারের লেনদেন হয়েছে ৪৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। ২৪ কোটি ৪৩ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে জিএসপি ফাইন্যান্স। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেওয়ান ব্যাংক ফরচুন সুজ এশিয়া ইনসিওরেন্স জেনেক্স ইনফোসিস সেনা কল্যাণ ইনসিওরেন্স ইস্টার্ন লুব্রিকেন্ট এবং আইএফআইসি ব্যাংক। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১২ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১১০ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৯৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২১টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১২৭টির এবং ৪৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/649.csv b/Bangla_fin_news_articles/649.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..077d20da208f9c81185f3efb03e06343de9711d6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/649.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +649,দেশে বিপজ্জনকভাবে বৈষম্য ও বহুমাত্রিক দারিদ্র্য বাড়ছে,2021-12-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত বলেছেন দেশে অবকাঠামোগত অনেক কর্মকাণ্ড চলছে। তবে কোভিড১৯এর কারণে দেশের শ্রেণি কাঠামোয় ব্যাপক পরিবর্তন ঘটছে বিপজ্জনকভাবে বৈষম্য ও বহুমাত্রিক দারিদ্র্য বাড়ছে। এসব বিষিয়ে সমাধানে সরকারের দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। তিনি বলেন দ্রব্যমূল্যর ঊর্ধ্বগতির কারণে সাধারণ মানুষ ভীষণ সংকটে রয়েছে ব্যাংকিং খাতে জবাবদিহিতা নেই গণতন্ত্র বিপর্যস্ত বাক্স্বাধীনতা কমে আসছে। এমন অবস্থা ভবিষ্যতে দেশে বড় ধরনের সংকট বয়ে আনতে পারে। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির দুই দিনব্যাপী দ্বিবার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষ্যে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বুধবার ২২ ডিসেম্বর তিনি এ কথা বলেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির যুগ্মআহ্বায়ক ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ ও এ জেড এম সালেহসহ কার্যকরী কমিটির সদস্যরা। আবুল বারকাত আরও বলেন একদিকে মুষ্টিমেয় ব্যক্তির কাছে অগাধ টাকা ও সম্পদের পাহাড় গড়ে উঠছে। অন্যদিকে দরিদ্র মানুষ ক্রমশ দরিদ্রতর হচ্ছে। দরিদ্রদের ভাগ্য পরিবর্তনে দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি হয়নি। করোনা ভাইরাসের কারণে বাংলাদেশের শ্রেণিকাঠামোয় ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে শহর থেকে ১ কোটি মানুষ উলটো অভিবাসনে গ্রামে যেতে বাধ্য হয়েছে সমাজের সব ক্ষেত্রেই বৈষম্য চরম রূপ নিয়েছে বহুমাত্রিক দারিদ্রে্যর হার চরম অবস্থায় পৌঁছে গেছে। অথচ কোভিড১৯এ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত অনানুষ্ঠানিক খাতের দরিদ্র মানুষ তেমন কোনো প্রণোদনা ও সহায়তাই পায়নি। পক্ষান্তরে ধনীদের দেওয়া প্রণোদনার অর্থের স্বল্প সুদের মেয়াদ আরও বাড়ানোর জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। সমিতির ইস্কাটনস্থ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে দুই দিনব্যাপী ২১তম দ্বিবার্ষিক সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল শুক্রবার। এবারের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য মহামারি কোভিড১৯এর প্রভাব অভিঘাত ও মানব উন্নয়ন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশের প্রথম পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য অধ্যাপক রেহমান সোবহান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির কার্যনির্বাহক কমিটি মুজিবজন্মশতবর্ষ উপলক্ষ্যে অর্থনীতিশাস্ত্রে অনন্যসাধারণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ অধ্যাপক ড. আবুল বারকাতকে মুজিব স্বর্ণপদক প্রদান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দুই দিনব্যাপী এই সম্মেলনের একটি বিশেষ প্লেনারি সেশন ও আটটি কর্ম অধিবেশনসহ সমিতির কার্যনির্বাহক কমিটির সাধারণ সভা ও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কোভিড১৯ থেকে শোভন সমাজ শীর্ষক বিশেষ প্লেনারি অধিবেশনটি উত্সর্গ করা হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। বিশেষ প্লেনারি সেশন ও কর্মঅধিবেশনগুলোতে সভাপতি হিসেবে দেশের প্রাজ্ঞ অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এম এ সাত্তার মন্ডল ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ অধ্যাপক ড. আবদুল বায়েস অধ্যাপক ড. শফিক উজ জামান অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান এবং রাষ্ট্রদূত এম আব্দুল হান্নানের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। এই সম্মেলনে ৮৪টি প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হবে। সারা দেশের বিভিন্ন জেলাউপজেলা থেকে প্রায় ৫ হাজার অর্থনীতিবিদ এই সম্মেলনে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/65.csv b/Bangla_fin_news_articles/65.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f69cf441c54f3d334ba220c26f83c1630f8f0fb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/65.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +65,যশোরে কাঙ্ক্ষিত দাম না পেয়ে হতাশ চামড়া ব্যবসায়ীরা,2022-07-12,যশোর অফিস,দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের সর্ববৃহৎ চামড়ার হাট যশোরের রাজারহাটে কাঙ্ক্ষিত দাম না পেয়ে হতাশ চামড়া ব্যবসায়ীরা। ঈদুল আজহার পর মঙ্গলবার প্রথম হাট জমেনি। এদিন খুব বেশি চামড়াও ওঠেনি। হাট সংশ্লিষ্টরা বলছেন আগামী শনিবারের হাটে চামড়ার আমদানি হবে। কেন না গত দুদিন ধরে চামড়া সংরক্ষণে ব্যস্ত রয়েছে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা।হাটে আসা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বলছেন ঈদ পরবর্তী প্রথম হাটে চামড়ার দাম না পেয়ে তারা হতাশ। সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া বিক্রি করতে পারছেন না। অনেকেই প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়া বিক্রি করেছেন নির্ধারিত দামের অর্ধেকে। আর ছাগলের চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে না পারায় সেগুলোর দাম পাওয়াই দুষ্কর। ... শ্যামনগরে গোলাখালী গ্রামে বাঘ আতঙ্ক ... শ্যামনগরে গোলাখালী গ্রামে বাঘ আতঙ্ক ...শ্যামনগরে গোলাখালী গ্রামে বাঘ আতঙ্কবিক্রেতাদের দাবি সরকার নির্ধারিত দামে তারা চামড়া বিক্রি করতে পারেননি। আর আড়তদাররা বলছেন ভালো চামড়া সরকার নির্ধারিত দামেই কিনেছেন। এদিন সকালে যশোরসহ নড়াইল সাতক্ষীরা ও মাগুরার বিভিন্ন এলাকা থেকে কয়েকজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী চামড়া নিয়ে রাজারহাটে আসেন।যশোরের অভয়নগর উপজেলা থেকে আসা বাসুদেব বিশ্বাস বলেন এবার ৫০০ পিস গরুর চামড়া কিনেছি। হাটে ২০০ পিস গরু ও ১০০টি ছাগলের চামড়া এনেছি। গরুর চামড়া ৭০০ টাকা দরে আর ছাগলের চামড়া ২০২৫ টাকা দরে বিক্রি করেছি। গরুর চামড়াপ্রতি খরচ বাদ দিয়ে ১০০ টাকা করে গচ্চা গেছে। এছাড়া গড়ে প্রায় ৫০ হাজার টাকা লোকসান হবে আমার। আগামী শনিবারের হাটে দাম না পেলে পুঁজি শেষ হয়ে যাবে।নড়াইলের কালিয়া উপজেলার কালিনগর গ্রামের ব্যবসায়ী হরেন্দ্রনাথ বলেন হাটে ৫০০ পিস গরুর চামড়া এনেছি। প্রতিটি চামড়া কিনেছি ৪০০ থেকে ৭০০ টাকা দরে। লবণ শ্রমিক খরচ ও পরিবহন বাবদ প্রতিটি চামড়ায় আরও ২০০ টাকা করে খরচ হয়েছে। হাটে বড় চামড়া বিক্রি করেছি ৯০০ টাকা আর ছোটগুলো ৪০০ টাকা দরে। এর মধ্যে ২০টি চামড়া বিক্রি হয়নি। গড়ে চামড়া বিক্রি হয়েছে সাড়ে ২২ টাকা ফুট দরে। অর্থাৎ সরকার নির্ধারিত দামের অর্ধেক পেয়েছি। আরেক চামড়া ব্যবসায়ী ফুলচান দাস বলেন আমরা এক হাজার পিস ছাগলের চামড়া কিনেছিলাম। চামড়ায় লবণ দেওয়া ছিল। লবণের দাম বেশি ও শ্রমিক না পাওয়ায় প্রায় ১২০০ পিস চামড়া নষ্ট হয়ে গেছে। এতে ২০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। ... সুবিধাবঞ্চিত পরিবারের মাঝে কোরবানির মাংস বিতরণ ... সুবিধাবঞ্চিত পরিবারের মাঝে কোরবানির মাংস বিতরণ ...সুবিধাবঞ্চিত পরিবারের মাঝে কোরবানির মাংস বিতরণবৃহত্তর যশোর চামড়া ব্যবসায়ী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মমিনুল মজিদ বলেন সরকার নির্ধারিত দামেই ব্যবসায়ীরা চামড়া কিনছেন। ক্ষুদ্র বিক্রেতারা বেশি দামে চামড়া কিনলে লোকসানতো হবেই। তবে কিছু ছাগলের চামড়া প্রসেসিংয়ের অভাবে নষ্ট হয়েছে।ট্যানারি মালিকদের কাছে প্রায় ১০ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে বলে জানিয়েছেন চামড়া ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন মুকুল। তিনি বলেন ঢাকার বাইরে এবার চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি বর্গফুট ৪০ থেকে ৪৪ টাকা। হাটে হাজার তিনেক চামড়া উঠেছে। আগামী শনিবার বড় হাট। আশা করা যায় সেদিন কমপক্ষে ৫০ হাজার গরু ও ৫০ হাজার ছাগলের চামড়া উঠবে।রাজারহাটে খুলনা বিভাগের ১০ জেলার পাশাপাশি ফরিদপুর গোপালগঞ্জ মাদারীপুর ঝালকাঠি রাজশাহী পাবনা ঈশ্বরদী ও নাটোরের বড় ব্যবসায়ীরা চামড়া বেচাকেনা করেন। এই হাটে কোরবানি ঈদের পর ১০ কোটি টাকার অধিক চামড়া বেচাকেনা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/650.csv b/Bangla_fin_news_articles/650.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6e545e1a65ac003b39b810cfc1b87d8bc04ac040 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/650.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +650,বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়নে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক,2021-12-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়নে ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক। দেশীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ ৪ হাজার ২৫০ কোটি টাকা। বুধবার ২২ ডিসেম্বর বিশ্বব্যাংকের বোর্ড সভায় এই ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এক প্রেস বার্তায় সংস্থাটি জানিয়েছে বিদ্যুৎ বিতরণ আধুনিকায়ন কর্মসূচির মাধ্যমে ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের চার কোটি মানুষ উপকৃত হবে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে ৩১ হাজার কিলোমিটার বিতরণ লাইন স্থাপন ও উন্নত করা হবে। সেই সঙ্গে ১৫৭টি বিতরণ সাবস্টেশন এবং সহায়ক অবকাঠামোর উন্নয়ন করা হবে। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে গ্রামীণ অঞ্চলের ২৫টি পল্লিবিদ্যুৎ সমিতির বিতরণ নেটওয়ার্ক উন্নত করা হবে। প্রকল্পটির বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ড্রানডান চ্যান উল্লেখ করেছেন গত এক দশকে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রায় চার গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের প্রায় ৯৯ শতাংশ মানুষ বিদ্যুৎ সংযোগের আওতায় চলে এসেছে। তবে উৎপাদনের সঙ্গে বিতরণ ব্যবস্থা সমানভাবে এগোতে পারেনি। এই কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিতরণ ব্যবস্থার উন্নতি হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/651.csv b/Bangla_fin_news_articles/651.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ea7d5963e4c649ba2d7b926d46ca8ac9d962dad3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/651.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +651,উদ্যোক্তারা শঙ্কায় ঋণের কিস্তি শোধে আরও সময় চান,2021-12-22,জামাল উদ্দীন,করোনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প খাতকে কিছুটা নীতিসুবিধা দিতে খেলাপি হওয়ার সময়সীমা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। চলতি ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংক ঋণের কিস্তি শোধ না করলেও কোনো গ্রাহককে খেলাপি করা যাবে নাএমন নির্দেশনায় উদ্যোক্তাদের নাভিশ্বাস কিছুটা কমেছে। কিন্তু করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন বিশ্ববাজারে কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধি কনটেইনার সংকট জ্বালানির অপ্রতুলতা প্রভৃতি কারণে উদ্যোক্তারা ধরাশায়ী হয়ে আছেন। এ অবস্থায় সম্ভাব্য স্বাভাবিক পরিস্থিতি এখনো ধরা দিচ্ছে না। ফলে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পারছেন না উদ্যোক্তারা। তাই তারা ঋণের কিস্তি পরিশোধে আরো সময় চান। পরবর্তী তিন বছরের জন্য এই সুবিধা দাবি করে উদ্যোক্তাদের অনেকেই বলেছেন মধ্যমেয়াদি এই নীতিসহায়তা বেসরকারি খাতকে গতিশীল করতে সহায়ক হবে। এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন ইত্তেফাককে বলেন আমরা দেনদরবার করছি। সময় বাড়িয়ে দিতে দাবি তুলেছি। বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে ব্যাংক ঋণের কিস্তি পরিশোধে সময়সীমা শিথিল তথা বৃদ্ধি করা জরুরি। তিনি বলেন আমরা ভেবেছিলাম পরিস্থিতির উন্নতি ঘটবে। কিন্তু করোনার নতুন ধরন শনাক্ত হওয়ার পর বিশ্ব জুড়ে এক ধরনের শঙ্কা তৈরি হয়েছে। তদুপরি কাঁচামালের ঊর্ধ্বগতি দুর্বল লজিস্টিকের কারণে অর্থনীতি পুরোপুরি ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। এ অবস্থায় কিস্তি পরিশোধের সময় বাড়ালে উদ্যোক্তাদের মানসিক চাপ কিছুটা কমবে। ... দেশ ভালো করলে শত্রু বাড়ে ... দেশ ভালো করলে শত্রু বাড়ে ...দেশ ভালো করলে শত্রু বাড়ে প্রসঙ্গত করোনার অভিঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতিকে টেনে তুলতেই ঋণের কিস্তি পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছিল। পর্যায়ক্রমে বাড়ালেও চলতি ডিসেম্বরে এই সময়সীমা শেষ হয়ে যাচ্ছে। ফলে দাবি জোরালো হচ্ছে এবং দ্রুত ঘোষণাই চাইছেন ব্যবসায়ীরা। সবাই এখন চিন্তিত সময় না বাড়ালে খেলাপি হওয়ার বিকল্প থাকবে না। তাতে ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেলে তা সার্বিক অর্থনীতির জন্যই ক্ষতিকর হবে। দেশে খেলাপি ঋণের মোট পরিমাণও বেড়ে যাবে। সংশ্লিষ্টরা বলেছেন ব্যবসা বন্ধ কিংবা কিস্তি প্রদান না করলেও সুদের চাকা কিন্তু বন্ধ নেই। এটা ঠিকই চলমান রয়েছে। তাছাড়া ব্যাংকগুলো ঋণের সুদ প্রভিশন করে লভ্যাংশ বা ডিভিডেন্ট ঘোষণা করছে। কাজেই ব্যাংক অনাদায়ি কিস্তি সুদসহ ও আরোপিত সুদ যোগ করে পুনরায় আসল হিসেবে ধরে নিয়ে করে কিস্তি পুনর্নির্ধারণ করবে। তখন বেশির ভাগ উদ্যোক্তার পক্ষেই কিস্তি পরিশোধ করা তার সক্ষমতাই বাইরে চলে যাবে। একরকম বাধ্য হয়েই খেলাপির পথে হাঁটতে হবে। ... সমর্থক বটে ... সমর্থক বটে ...সমর্থক বটে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সহমত পোষণ করছেন অর্থনীতিবিদরাও। অর্থনীতিবিদ ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী বলেন গত দুইআড়াই বছর ধরে ব্যবসাবাণিজ্যে স্থবিরতা বিরাজ করছে। এখন আবার ওমিক্রনের আঘাত। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ায় এটি সহজেই অনুমেয় যে উদ্যোক্তারা কিস্তি পরিশোধ করতে সমর্থ হবেন না। বরং ব্যাংকের চাপ থাকলে গ্রাহক মানসিক বিপর্যয়ে পড়বেন এবং নিশ্চিতভাবেই খেলাপি হতে বাধ্য হবেন। সেই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে দীর্ঘমেয়াদি নীতিকৌশলের মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের টিকিয়ে রাখতে হবে। নইলে খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার উদ্যোগ সুফল দেবে না। এদিকে পদ্ধতিগত কিংবা পরিস্থিতির কারণে কোনো গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান খেলাপি হয়ে গেলে সচল অন্য প্রতিষ্ঠানও সুবিধাবঞ্চিত হচ্ছে। করোনাকালীন এই অন্যায্য নিয়ম বাতিলেরও দাবি রয়েছে। কোনো গ্রুপের সহযোগী শিল্পপ্রতিষ্ঠানের একটি হিসাব একটি ব্যাংকে শ্রেণিবিন্যাসিত হলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃপক্ষ অন্যান্য ব্যাংকে ২৭কক ধারার ৩ নম্বর উপধারার বিধান অনুযায়ী কোনো রকম আর্থিক সহায়তা না করার জন্য লিখিতভাবে অনুরোধ জানায়। ফলে ঐ গ্রুপের অন্যান্য প্রতিষ্ঠান খেলাপি না হওয়া সত্ত্বেও সংশ্লিষ্ট ব্যাংক তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে অপারগতা প্রকাশ করে। এতে একটি শিল্পপ্রতিষ্ঠান যৌক্তিক কারণে সাময়িক খেলাপি হওয়ায় ঐ গ্রুপের অন্যান্য শিল্পপ্রতিষ্ঠান খেলাপি না হওয়া সত্ত্বেও অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছে। অন্যদিকে শতভাগ রপ্তানিযোগ্য শিল্পপ্রতিষ্ঠানের জন্য পুনঃ তপশিলকৃত ঋণস্থিতির সাড়ে ৭ শতাংশ হারে কম্প্রোমাইজড অ্যামাউন্ট জমা দিতে হয়। ফলে সরকারের দেওয়া সুযোগের আওতায় শতাংশ ডাউন পেমেন্টের ভিত্তিতে ঋণ পুনঃ তপশিল করেও কম্প্রোমাইজড অ্যামাউন্টের সাড়ে ৭ শতাংশ জমা দিতে না পারায় ব্যবসা পুনরায় শুরু করতে পারছে না। কাজেই পুনঃ তফসিল করা সত্ত্বেও কম্প্রোমাইজড অ্যামাউন্টের টাকা জমা দিতে না পারায় তারা পুনরায় ঋণ খেলাপি হয়ে যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/652.csv b/Bangla_fin_news_articles/652.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3cbae02747c57b5a9a4ded134e255271a93a4e07 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/652.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +652,পাঁচ মাসে ৫৬ কোটি ডলারের কৃষিপণ্য রপ্তানি,2021-12-21,রেজাউল হক কৌশিক,চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে জুলাইনভেম্বর সময়ে ৫৫ কোটি ৬৫ লাখ মার্কিন ডলারের কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্য রপ্তানি হয়েছে। যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ২৪ দশমিক ৩৭ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের ঐ সময়ে এসব পণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছিল ৪৪ কোটি ৭৪ লাখ ডলার। গত ২০২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো ১০০ কোটি ডলারের কৃষিজাত পণ্য রপ্তানির মাইলফলক অর্জন করে। সে ধারাবাহিকতায় চলতি বছরে আয় আরো বাড়বে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে ৫৫ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের কৃষিজাত ও প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য রপ্তানি হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এটার পরিমাণ প্রায় ৪ হাজার ৯০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয়েছে শুকনো খাবার। চলতি অর্থবছরে পাঁচ মাসে ৮ কোটি ৮৬ লাখ ডলারের শুকনো খাবার রপ্তানি হয়েছে। স্হানীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ ৭৮০ কোটি টাকা। অবশ্য আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় শুকনো খাবার রপ্তানি কমেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ের ১৩ কোটি ৩৭ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল। আর আলোচ্য সময়ে তামাক রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ৮২ লাখ ডলারের। আর চা রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ২৭ লাখ ডলার। অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৩৬ কোটি ডলারের। যা আগের বছরের চেয়ে ৭৩ দশমিক ৫৯ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের পুরো সময়ে ১০২ কোটি ৮১ লাখ ডলারের কৃষিপণ্য রপ্তানি হয়েছিল। কৃষিপণ্য রপ্তানি আয় বিষয়ে বাণিজ্য সচিব তপন কান্িত ঘোষ বলেন কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ পণ্য রপ্তানিতে কর রেয়াত ও ২০ শতাংশ নগদ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। যার ফলে গত চার বছর ধরে এ খাতে রপ্তানি আয় বেড়েছে। তিনি মনে করেন এ খাতের উদ্যোক্তারা বৈশ্বিক বাজারের চাহিদা বিবেচনায় রেখে নতুন নতুন পণ্য রপ্তানি শুরু করেছে যার ইতিবাচক প্রভাব দেখা যাচ্ছে। দেশের রপ্তানি পণ্যের বাজার বাড়াতে রপ্তানি উন্নয়ন বু্যরোর ইপিবি কাজ করছে। অন্য পণ্যের চেয়ে কৃষিপণ্য তুলনামূলকভাবে বেশি পচনশীল। এজন্য এসব পণ্য দূরদূরান্েত পাঠানোর জন্য ব্যবস্হাপনা এখনো ভালোভাবে গড়ে উঠেনি। কীভাবে পণ্য পাঠানোসহ অন্যান্য ব্যবস্হাপনা করা যায় নতুন নতুন বাজার খুঁজে বের করার জন্য করণীয় পণ্যের প্যাকেজিং অন্য দেশে যাতে পণ্য স্কানিং না করা লাগে সেজন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি আমদানি বা উদ্ভাবন পণ্য পরিবহনের ভাড়া কমানোর উপায় প্রভৃতি নিয়ে এখনো আমাদের দেশে সেভাবে কোনো গবেষণা নেই। পরীক্ষাগারও গড়ে উঠেনি। ফলে কৃষিপণ্য রপ্তানির যে সম্ভাবনা তা বাস্তবায়ন এবং দীর্ঘমেয়াদি করতে এসব কাজ করা জরুরি। ইপিবির প্রতিবেদনে দেখা গেছে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব মালয়েশিয়া লন্ডন কানাডা দুবাই ইতালিসহ মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের ৫০টিরও বেশি দেশে কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য রপ্তানি হয়ে থাকে। মূলত বাংলাদেশিরাই এসব পণ্যের ভোক্তা। তারা যেসব জায়গায় বেশি থাকে সেসব দেশেই আমাদের দেশ থেকে বেশি কৃষিপণ্য রপ্তানি হয়ে থাকে। বাংলাদেশিদের বাইরেও বিদেশিদের এসব আমাদের দেশের পণ্যের ভোক্তা করা গেলে তা দেশের রপ্তানি বাণিজ্যকে আরো বাড়িয়ে তুলবে। দেশের প্রধান কৃষিপণ্যের মধ্যে রয়েছে চা সবজি ফুল ফল মসলা শুকনো খাবার ইত্যাদি। আলু ধনিয়া পাতা লাউপাতা লাউ শাক বরবটি কাঁকরোল করলা ঝিঙে লালশাক বেগুন টম্যাটো পটোল কচু মিষ্টিকুমড়া চাল কুমড়া লাউ পেঁপে কলা শসা শিম বাঁধা কপি মরিচ মুলাসহ অর্ধশতাধিক সবজি দেশ থেকে রপ্তানি হয়। ইপিবির তথ্যে দেখা গেছে ২০২১২২ অর্থবছরে কৃষিপণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১১০ কোটি ৯২ লাখ মার্কিন ডলার। আর গত পাঁচ মাসে কৃষিপণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৪ কোটি ৫৫ লাখ ডলার। এ সময়ে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২৪ দশমিক ৯০ শতাংশ বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/653.csv b/Bangla_fin_news_articles/653.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..83508f6b61e6f168d1533fa0a11cd05a346824ac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/653.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +653,বিশ্ব অর্থনীতিতে ফের ধাক্কা,2021-12-21,সাইদুল ইসলাম ও শিফারুল শেখ,মরণঘাতী করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর বিশ্ব অর্থনীতিতে যে নেতিবাচক ধারা তৈরি হয়েছিল তার রেশ মাঝখানে কিছুটা কাটতে শুরু করে। মাঝপথে দেশগুলো তাদের আমদানিরপ্তানি এবং অন্যান্য বাণিজ্য সচল করতে সবকিছু খুলে দেয়। এতে কর্মীরা হারানো চাকরি ফিরে পাওয়াসহ অর্থনীতির নানা খাতে ইতিবাচক প্রভাব ফিরে আসে। কিন্তু করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন এই হিসাব সবকিছুই উলটেপালটে দিচ্ছে। দুনিয়া জুড়ে শেয়ারবাজার ক্রমাগত পড়ছে। অর্থনীতির মূল নিয়ামক জ্বালানি তেলের দামও পড়ে যাচ্ছে ক্রমাগত। করোনার নতুন ধরন থেকে বাঁচতে ইউরোপের অনেক দেশ জনচলাচল নিয়ন্ত্রণসহ লকডাউনের মতো কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে। অনেক জায়গায় রেস্টুরেন্ট এবং খুচরা বিক্রি প্রায় বন্ধ। তবে বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্যে এর প্রভাব খুব সামান্যই পড়বে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা। যদিও করোনার প্রভাব কাটিয়ে দেশের রপ্তানি বাণিজ্য এবং রেমিটেন্সে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থ ইতিমধ্যে গতির সঞ্চার হয়েছে। এখন বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের মূল শঙ্কা কাঁচামাল এবং আন্তর্জাতিক পরিবহন ব্যয় নিয়ে। আশা যখন হতাশায় পরিণত হয় পশ্চিমা বিশ্বে ক্রিসমাস বা বড়দিনের উত্সব অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিনিয়োগকারীরা আশা করেছিলেন বড়দিনের এই উত্সবে তাদের ব্যবসার ক্রমাগত উন্নতি হবে। কিন্তু তাদের এই আশা সফল তো হচ্ছেই না বরং অর্থনীতি আরো দুর্বল হওয়ার আশঙ্কা ক্রমেই বাড়ছে। বিশেষ করে বিশ্বের অর্থনীতিতে আধিপত্য বিস্তারকারী দেশগুলোতে শেয়ারবাজারের পতন হয়েছে এবং তেলের দামও পড়ছে। যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে স্হানীয় সময় সোমবার সকালে দরপতন হয় ৪০০ পয়েন্ট বা এক শতাংশ কমে যায়। গত শুক্রবার মার্কিন শেয়ারবাজারে গত তিন সপ্তাহের মধ্যে সবচেয়ে বড় দরপতন হয়। ৫৩২ পয়েন্ট বা এক দশমিক ৫ শতাংশ কমে যায়। অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ৩ শতাংশ কমে ৭১ ডলারে দাঁড়িয়েছে। ইউরোপের বড় বড় শেয়ারবাজারে দরপতন হয়েছে প্রায় এক শতাংশ। এশিয়ার বেশির ভাগ শেয়ারবাজারে বড় দরপতন হয়েছে কেবল ব্যতিক্রম সাংহাই শেয়ারবাজার। চীনের সুদের হার কমিয়ে দেওয়ায় এই বাজার বরং আগের চেয়ে ভালো করেছে। হিসাব পালটে দিচ্ছে ওমিক্রনবিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করা করোনা ভাইরাস লাখ লাখ মানুষকে পথে বসিয়েছিল। কিন্তু লকডাউনসহ বিভিন্ন বিধিনিষেধ তুলে দেওয়ার পর আবার মানুষের আর্থিক অবস্হার উন্নতি হতে শুরু করেছিল। নতুন করেই সেই উন্নতির পথে বাধা সৃষ্টি করছে ওমিক্রম নামে করোনার নতুন ধরন। বিশ্বের অন্তত ৮৯টি দেশে এই ধরন ছড়িয়ে পড়েছে যা এর আগে করোনার ডেলটার ধরনের চেয়েও মারাত্মক বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। বিশ্বের অর্থনীতির চালিকা শক্তি হিসেবে পরিচিত যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের দেশগুলোতে ওমিক্রন ছড়াচ্ছে বিদু্যতের গতিতে। যে সময় পশ্চিমা বিশ্বে মানুষ ছুটি কাটাতে যায় এবং অর্থনীতি শক্তিশালী হয় সেই সময়ে লকডাউনসহ বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা জারি করতে বাধ্য করছে ওমিক্রন। ফলে মানুষ বাইরে বের হতে না পারায় প্রভাব ফেলছে অর্থনীতিতে। বিশ্ব অর্থনীতিতে আরেকটি বাধা হচ্ছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বড় অর্থনৈতিক পরিকল্পনা এক দশমিক ৭৫ ট্রিলিয়ন ডলারের বিল্ড ব্যাক বেটার বিলটি পাশ না হওয়া। ইতিমধ্যে ডেমোক্র্যাট সিনেটর জো মানচিন এই বিলের বিরোধিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন। ওমিক্রন শঙ্কাটা এমন পরিমাণে বাড়িয়েছে যে নিউ ইয়র্কভিত্তিক বহুজাতিক বিনিয়োগ ব্যাংক গোল্ডম্যান সাকস্ যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি প্রথম প্রান্িতকে ৩ শতাংশ থেকে কমিয়ে দুই শতাংশ নির্ধারণ করেছে। কারণ ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অন্তত ৪৫টি রাজ্যে ওমিক্রন ছড়িয়ে পড়েছে। গত রবিবার তৃতীয় দিনের মতো নিউ ইয়র্কে ওমিক্রনের সংক্রমণ রেকর্ড গড়েছে। ইউরোপে প্রায় ৯ কোটি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে এবং মারা গেছে প্রায় ১৫ লাখ। যুক্তরাজ্যে শনিবার পর্যন্ত ২৫ হাজারের বেশি মানুষ ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়েছে। এক দিনেই ৯০ হাজারের বেশি মানুষ করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন। নেদারল্যান্ডসে ইতিমধ্যে লকডাউন জারি করা হয়েছে। আয়ারল্যান্ড এবং জার্মানিতেও কিছু বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে। জার্মানিভিত্তিক বেরেনবার্গ ব্যাংকের মুখ্য অর্থনীতিবিদ হোলগার শ্মাইডিং গতকাল সোমবার জানিয়েছেন করোনার বুস্টার ডোজ হয়তো চিকিত্সার ঝঁুকি কিছুটা কমাতে পারে কিন্তু ওমিক্রন যেভাবে ছড়িয়ে পড়ছে তাতে বিধিনিষেধ জারি ছাড়া সম্পূর্ণভাবে প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। তাই অর্থনীতি ধ্বংসকারী কিছু পদক্ষেপ না নিয়ে কোনো উপায় থাকবে না দেশগুলোর। এর প্রমাণ নেদারল্যান্ডস যেখানে লকডাউন জারি করা হয়েছে। এর ফলে ২০২২২ সালের প্রথম প্রান্িতকে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যে অর্থনীতির এক শতাংশের পতন হবে। ওমিক্রন এতটাই আতঙ্ক ছড়িয়েছে যে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের দাভোস সম্মেলনও পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৭২১ জানুয়ারি এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অর্থনীতিবিদরা বলছেন ওমিক্রনের প্রভাব সঠিকভাবে যাচাই না করে এই সম্মেলন আয়োজন করা ঠিক হবে না। কারণ এই মুহূর্তে বৈশ্বিক অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি নির্ধারণ করা খুবই কঠিন হবে। গত ৩০ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বিশ্ববাণিজ্য সংস্হার মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলন কথা ছিল। কিন্তু ওমিক্রনের দৌরাত্মে্যর কারণে তা স্হগিত করা হয়। ফলে বাতিল হয় অসংখ্যা টিকিট ও ফ্লাইট। প্রবল এক ধাক্কা থেকে বেরিয়ে আসা পরিবহন খাত আবারও ঝুঁকির মুখে পড়তে যাচ্ছে। পাশাপাশি বিশ্বের পর্যটন খাতে এর নেতিবাচক প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। মহামারির পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে গমের উত্পাদন বিশ্বে এক বছরে কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে। ফলে গত এক বছরে সামগ্রিকভাবে বিশ্বে খাদ্যশস্যটির দাম বেড়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ। কানাডা রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো বৃহত্ রপ্তানিকারক দেশগুলোয় গমের ফলন কমায় তারা রপ্তানিতে লাগাম টেনেছে। বিশ্ববাজারে পণ্যটির দামও হুহু করে বাড়ছে। খাদ্যশস্য হিসেবে গম থেকেই প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে নানা রকমের প্রধান খাদ্য প্রস্ত্তত করা হয় বিশ্ব জুড়ে। এ ছাড়া জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্হা বলছে গত এক বছরে বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ৩১ শতাংশ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন করোনা বিধিনিষেধের অর্থ অর্থনীতিতে সরাসরি প্রভাব। ২০২২ সালে কি তেমন পরিস্হিতি আবার ফিরে আসবেএটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। বাংলাদেশে কেমন প্রভাব পড়বে গবেষণা সংস্হা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের গবেষণা পরিচালক খোন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম মনে করেন করোনার প্রথম এবং দ্বিতীয় ঢেউ থেকে ওমিক্রনের প্রভাব কম হবে। মনেই করা হচ্ছে যে ওমিক্রনে মৃতু্য ঝুঁকি কম। এর কারণে কোনো দেশই পুরোপুরি লকডাউনে যাবে না। হয়তো কোনো কোনো দেশ আংশিক লকডাউনে যাবে। তিনি বলেন ক্রিসমাস ডে উপলক্ষ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। উইন্টারের শিপমেন্টও প্রায় শেষ। এখন ইউরোপে তেমন চাহিদা নেই। সেক্ষেত্রে রপ্তানি বাণিজ্যে খুব বেশি প্রভাব পড়বে বলে মনে হয় না। এদিকে ওমিক্রনের কারণে বাংলাদেশের রপ্তানি কমবে বলে মনে করেন না বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরাও। ইউরোপের বড় রপ্তানিকারক হান্নান গ্রুপের চেয়ারম্যান এ বি এম সামছুদ্দিন ইত্তেফাককে বলেছেন ইউরোপের এখন নীতি হচ্ছে লিভিং উইথ করোনা করোনার সাথে বসবাস। ওমিক্রনের কারণে সেখানে রপ্তানি কমবে বলে মনে হয় না। কারণ এখন প্রচুর অর্ডার আসছে। কাঁচামাল স্বল্পতার কারণে অনেক অর্ডার আমরা ফিরিয়ে দিচ্ছি। বিজিএমইএর সাবেক এই সহসভাপতি বলেন রপ্তানিকারকদের অনেক কাঁচামাল চীন থেকে সংগ্রহ করতে হয়। সেখানে বিদু্যত্ব্যবস্হা রেশনিংয়ের কারণে তারা সময়মতো কাঁচামাল সরবরাহ করতে পারছে না। এ বি এম সামছুদ্দিন আরো বলেন ইউরোপের দেশগুলো ইতিমধ্যে তাদের নাগরিকদের ভ্যাক্সিন দেওয়া সম্পন্ন করেছে। বুস্টার ডোজ নিয়েও তাদের অগ্রবর্তী চিন্তা আছে। এর ফলে সেখানে ব্যবসাবাণিজ্য খুব একটা ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে হয় না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/654.csv b/Bangla_fin_news_articles/654.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..747e27ab17e33949fdcda839a04e9f7c479f1bfa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/654.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +654,৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের আশা অর্থমন্ত্রীর,2021-12-20,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ উন্নয়নের সঠিক পথে থাকায় চলতি অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদনের জিডিপি প্রবৃদ্ধির নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ২ শতাংশ অর্জিত হবে বলে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। সোমবার ২০ ডিসেম্বর সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রীসভা কমিটির সিসিজিপি সভাশেষে তিনি এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন। ভার্চ্যুয়ালি অনুষ্ঠিত সভায় অর্থমন্ত্রী সভাপতিত্ব করেন। তিনি বলেন চলতি অর্থবছরের জন্য জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা আগেই আমরা ৭ দশমিক ২ শতাংশ নির্ধারণ করেছিলাম। আমি বিশ্বাস করি এবার আমরা এটি অর্জন করতে সক্ষম হবো। চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হবে বলে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ গতকাল পূর্বাভাস দিয়েছে। এর আগে গত অক্টোবরে সংস্থাটি জানায় এবার প্রবৃদ্ধি হবে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। পূর্বের পূর্বাভাসের চেয়ে প্রবৃদ্ধি বেশি হবে বলে আইএমএফের গতকাল দেওয়া প্রক্ষেপনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন প্রবৃদ্ধি প্রক্ষেপনের বিষয়ে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ সবসময় রক্ষণশীল থাকে। তবে ভালো খবর হলো তারা জিডিপি প্রবৃদ্ধির আগের পূর্বাভাসকে বাড়িয়ে ৬ দশমিক ৬ শতাংশ করেছে। এটি আমাকে বিশ্বাস করতে সাহায্য করেছে আমরা এবছর ৭ দশমিক ২ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে সক্ষম হব। ইনশাল্লাহ। অর্থমন্ত্রী আরও বলেন সাম্প্রতিক সময়ের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায় প্রায় সবক্ষেত্রেই বাংলাদেশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। গত নভেম্বর মাসে রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩১ শতাংশের বেশি এবং জুলাইনভেম্বর সময়ে রপ্তানি আয়ের ক্ষেত্রে ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ হারে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জণ করা গেছে। তিনি বলেন যেভাবে রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হচ্ছে তাতে বছর শেষে ৪৭ থেকে ৪৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রপ্তানি আয় হবে যা বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন মাইলফলক তৈরি করবে। কামাল বলেন বর্তমানে রৈমিট্যান্স প্রবাহ কিছুটা কম হলেও বছর শেষে সেটা ২১ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছে যাবে। তবে তিনি মনে করেন মুসলিমদের বড় উৎসব দুই ঈদে বেশি রেমিট্যান্স আসে সেটাকে বিবেচনায় নিলে চলতি অর্থবছরে ২৫ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স আসবে। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/655.csv b/Bangla_fin_news_articles/655.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fcb239cc11e1d88f05a5534c7ca5ee58849d9ae6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/655.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +655,শেয়ারবাজারের পতন থামছে না,2021-12-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবারও শেয়ারবাজারে পতন হয়েছে। এর মাধ্যমে পেছনের দিকে যাওয়ার প্রবণতায় অব্যাহত রয়েছে শেয়ারবাজার। সোমবার শেয়ারবাজারের সব সূচক কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪৬ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৬৮ শতাংশ কমে ৬ হাজার ৭৩৬ দশমিক ৫৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১০ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৭৩ শতাংশ এবং ডিএসই৩০ সূচক ১৯ দশমিক শূন্য ৪ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৭৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ৪৩২ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট এবং ২ হাজার ৫২৮ দশমিক ৬৬ পয়েন্টে। ... যে কারণে সূচকের বড় পতন ... যে কারণে সূচকের বড় পতন ...যে কারণে সূচকের বড় পতন ডিএসইতে ৮০৭ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে যা আগের কার্যদিবস থেকে ২০ কোটি ৯৫ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭৮৬ কোটি ২১ লাখ টাকার। ডিএসইতে ৩৭৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০০টির বা ২৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। দর কমেছে ২৪১টির বা ৬৪ দশমিক ৪৪ শতাংশের এবং ৩৩টি বা ৬ দশমিক ৮২ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৩২ দশমিক ২৪ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৬৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৬০৬ দশমিক ৫৯ পয়েন্টে। সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৮৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ারদর বেড়েছে ৬৬টির কমেছে ১৮৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির। গতকাল সিএসইতে ৯১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/656.csv b/Bangla_fin_news_articles/656.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d1074608048331bb985d3b87a29711278ceb1ef8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/656.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +656,যে কারণে সূচকের বড় পতন,2021-12-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের বড় পতন হয়েছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। শেয়ার বিক্রির চাপে আধাঘণ্টা না গড়াতেই সূচকের পতন শুরু হয়। একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমতে থাকে। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে পতনের মাত্রা। ফলে বড় পতন দিয়ে শেষ হয় দিনের লেনদেন। ... মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীরা যেসব সুবিধা পাচ্ছেন ... মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীরা যেসব সুবিধা পাচ্ছেন ...মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীরা যেসব সুবিধা পাচ্ছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮৪ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৭৮৩ পয়েন্ট অবস্থান করছে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৪৩ পয়েন্টে এবং ডিএসই৩০ সূচক ৩৮ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৫৪৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭৮৬ কোটি ২১ লাখ টাকা। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৮ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ৮৭ টির কমেছে ২৬৬ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির শেয়ার দর। ... সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় পতন ... সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় পতন ...সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় পতন অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৩২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৭৪২ পয়েন্টে সিএসই ৫০ সূচক ৩১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৭৮ পয়েন্টে এবং সিএসসিএক্স সূচক ২০০ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ৮৬৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৮৫ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ৬৭টির কমেছে ২০৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টির শেয়ার দর। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৫ কোটি ৪ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/657.csv b/Bangla_fin_news_articles/657.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a1ad4c625942c880502c1fa4fb70892a5bf8ef11 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/657.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +657,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় পতন,2021-12-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের বড় পতন হয়েছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮৪ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৭৮৩ পয়েন্ট অবস্থান করছে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৪৩ পয়েন্টে এবং ডিএসই৩০ সূচক ৩৮ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৫৪৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭৮৬ কোটি ২১ লাখ টাকা। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৮ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ৮৭ টির কমেছে ২৬৬ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির শেয়ার দর। ... সিরাজগঞ্জে সরিষা ফুলের মধু সংগ্রহে ব্যস্ত মৌয়ালরা ... সিরাজগঞ্জে সরিষা ফুলের মধু সংগ্রহে ব্যস্ত মৌয়ালরা ...সিরাজগঞ্জে সরিষা ফুলের মধু সংগ্রহে ব্যস্ত মৌয়ালরা অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৩২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৭৪২ পয়েন্টে সিএসই ৫০ সূচক ৩১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৭৮ পয়েন্টে এবং সিএসসিএক্স সূচক ২০০ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ৮৬৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৮৫ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ৬৭টির কমেছে ২০৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টির শেয়ার দর। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৫ কোটি ৪ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/658.csv b/Bangla_fin_news_articles/658.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c60d3852c68fc4ad03cff6a97ead7a43a3d9a313 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/658.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +658,বন্ধ ৫ পাটকল খুলছে বেসরকারি খাতে,2021-12-19,মুন্না রায়হান,ক্রমাগত লোকসানে বন্ধ হয়ে যাওয়া সরকারি ২৬টি পাটকলের মধ্যে অবশেষে আলোর মুখ দেখছে পাঁচটি পাটকল। বেসরকারিখাতে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে এই পাটকলগুলো। দেশের পাশাপাশি বিদেশি প্রতিষ্ঠান এই পাটকলগুলো পরিচালনা করবে। পাটকলগুলো হলো ক্রিসেন্ট জুট মিলস বাংলাদেশ জুট মিলস হাফিজ জুট মিলস জাতীয় জুট মিলস ও কেএফডি জুট মিলস। পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে সোনালি আঁশ পাটের সুদিন আবার ফিরিয়ে আনতেই বন্ধ পাটকলগুলো বেসরকারিখাতে ছেড়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এজন্য দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষ করে ইজারার জন্য পাঁচটি প্রতিষ্ঠান চূড়ান্ত করা হয়েছে। এরমধ্যে দেশি প্রতিষ্ঠান যেমন রয়েছে রয়েছে বিদেশিও। আগামী ২০ বছরের জন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে চুক্তি করা হচ্ছে। পরবর্তী সময়ে চুক্তির সময়সীমা বাড়ানো যাবে। উল্লেখ্য সরকারের বন্ধ পাটকলগুলোর পুঞ্জিভূত লোকসানের পরিমাণ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। লোকসানের এই বোঝা বইতে না পেরে গত বছরের ১ জুলাই পাটকলগুলো বন্ধ করে দেয় সরকার। এর আগে ২৪ হাজার ৮৮৬ জন স্হায়ী শ্রমিককে স্বেচ্ছাঅবসরে গোল্ডেন হ্যান্ডশেক পাঠানো হয়। এরপর চলতি বছর এপ্রিলে বাংলাদেশ জুট মিল করপোরেশন বিজেএমসি সরকারি পাটগুলো বেসরকারি খাতে ছেড়ে দিতে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করে। এরপর ৫৯টি প্রস্তাবনা থেকে দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের প্রস্তবনা চূড়ান্ত করা হয়েছে। সূত্র বলেছে চলতি মাসেই বাংলাদেশ জুট মিলস করপোরেশনের বিজেএমসি সঙ্গে দুটি পাটকলের ইজারার জন্য চুক্তি সই করেছে দুটি কোম্পানি। তারা ২৪ মাসের অগ্রিম ভাড়া বাবদ বড় অঙ্কের সিকিউরিটি মানি জমা দিয়েছে। আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই বাকি তিনটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি সই হবে। এরপরই তাদের পাটকলগুলো বুঝিয়ে দেওয়া হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে এই পাঁচটি পাটকলের মধ্যে সবচেয়ে বড় খুলনার ক্রিসেন্ট জুট মিলস। এটি ইজারা পেয়েছে মিমো জুট লিমিটেড। নরসিংদীর বাংলাদেশ জুট মিলসের ইজারা পেয়েছে বে ফুটওয়্যার লিমিটেড। চট্টগ্রামের দুটি পাটকল রয়েছে। কেএফডি জুট মিলস ও হাফিজ জুট মিলস। এ দুটি পাটকল ইজারা পেয়েছে যথাক্রমে ইউনিটেক্স কম্পোজিট ও সাদ মুসা গ্রুপ। আর সিরাজগঞ্জের জাতীয় জুট মিলস ইজারা পেয়েছে যুক্তরাজ্যের জুট রিপাবলিক। ইজারার শর্ত অনুযায়ী এই প্রতিষ্ঠানগুলো পাটপণ্য ছাড়া কারখানায় অন্য কোনো পণ্য উত্পাদন করতে পারবে না। এছাড়া তারা শুধু কারখানার জমি যন্ত্রপাতি ও কারখানা প্রাঙ্গণ সংলগ্ন জমি ব্যবহার করতে পারবে। কিন্তু পাটকলের ভেতরে খোলা অন্য জায়গা ব্যবহার করতে পারবে না। সেই সঙ্গে পাটকলের সম্পত্তি বন্ধক রেখে ব্যাংক ঋণ নিতে পারবে না। কোনো প্রতিষ্ঠান ইজারা বাতিল করতে চাইলে অবশ্যই বিজেএমসিকে অন্তত ছয় মাস আগে জানাতে হবে। বিজেএমসি সূত্র জানিয়েছে সিকিউরিটি মানি দেওয়ার পর চুক্তি হয়ে গেলে সেই প্রতিষ্ঠানকে পাটকল বুঝিয়ে দেওয়া হবে। তখন তারা কারখানায় উত্পাদনে যেতে পারবে। তবে আগামী মাসের মধ্যেই তাদের চুক্তি করতে হবে। এ প্রসঙ্গে পাট ও বস্ত্রসচিব আবদুর রউফ গতকাল ইত্তেফাককে বলেন আমরা চাই বন্ধ পাটকলগুলো আবার চালু হোক। এজন্য বেসরকারিখাতে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। এতে অনেক মানুষের কর্মসংস্হান হবে। তিনি বলেন আগামী মাসের মধ্যে সবগুলো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি সই হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন দীর্ঘদিন পাটকলগুলো বন্ধ ছিল। এতে যন্ত্রপাতিগুলো মরিচা পড়ে গেছে। এসব ঠিকঠাক করতেতো কিছু সময় লাগবে। আশা করছি স্বল্প সময়ের মধ্যে কারখানাগুলো উত্পাদনে যাবে। দেশে বেসরকারি পাটকলগুলো লাভজনক হলেও সরকারি পাটকলগুলো কেন পারল নাএ প্রশ্নের জবাবে পাট ও বস্ত্রসচিব বলেন এর পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। তিনি বলেন একটি বেসরকারি পাটকলে একজন শ্রমিক তার কর্মঘণ্টার বিপরীতে কী কী কাজ করবে তা নির্দিষ্ট থাকে। কিন্তু একটি সরকারি পাটকলে কি তা সম্ভব। এছাড়া ঠিকমতো কাজ না করেও বেতন নেওয়াসহ নানা অভিযোগতো রয়েছেই। এখানে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রতা কাজ করে। যেটা বেসরকারি কলকারখানায় হয় না। তিনি বলেন এখন পাঁচটি পাটকল বেসরকারিখাতে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে বাকি পাটকলগুলোর ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/659.csv b/Bangla_fin_news_articles/659.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..23a3b24597a38763ebcb8d6f978232d35816067a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/659.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +659,এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে আমানত সংগ্রহ বাড়ছে,2021-12-19,রেজাউল হক কৌশিক,এখন শহরের মতো গ্রামের মানুষও ব্যাংকিং সেবা গ্রহণ করতে পারছে। গ্রামীণ মানুষের দোরগোড়ায় এ সুবিধা নিয়ে এসেছে এজেন্ট ব্যাংকিং। মূলত ব্যাংকিং সুবিধা বঞ্চিত মানুষদের ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনতেই এজেন্ট ব্যাংকিং চালু হয়। ব্যাংকের মতোই প্রায় সব সুবিধা পাওয়া যায় এ ব্যাংকিং এ। ফলে দ্রুত জনপ্রিয়তা পাচ্ছে ব্যাংকিংয়ের এ ধারা। করোনার কারণে স্থবির হয়ে পড়েছিল দেশের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম। তবে পুনরায় চাঙ্গা হয়ে উঠেছে এজেন্ট ব্যাংকিং। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশে কার্যক্রম শুরুর মাত্র আট বছরেই এজেন্ট ব্যাংকিং সেবার গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ২৯ লাখ ১১ হাজার ৫৪১টি। এসব গ্রাহক এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের আওতায় জমা করেছেন সাড়ে ২২ হাজার ২৬১ কোটি টাকার আমানত। হিসাব অনুযায়ী বছরের ব্যবধানে আমানত বেড়েছে ৭০ শতাংশ। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এজেন্ট ব্যাংকিং সেবার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দেশের সরকারিবেসরকারি ২৯টি ব্যাংক। এসব ব্যাংকের এজেন্ট সংখ্যা ১৩ হাজার ৪৭০টি ও আউটলেটের সংখ্যা ১৮ হাজার ৭৭টি। এসব এজেন্ট ও আউটলেটের মাধ্যমে খোলা হিসাবধারীদের অর্ধেকই নারী। তথ্য বলছে এজেন্টদের মাধ্যমে ঋণ বিতরণ হয়েছে ৩ হাজার ৯৯৮ কোটি টাকার। ..... ... . এক বছরের ব্যবধানে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে রেমিট্যান্স সংগ্রহ বেড়েছে ৯৫ দশমিক ১৯ শতাংশ। কারণ গত ২০২০ বছরের সেপ্টেম্বর শেষে ৩৮ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা রেমিট্যান্স এসেছিল এজেন্টের মাধ্যমে। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে তা বেড়ে ৭৪ হাজার ৮৮৩ কোটিতে পৌঁছেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান হলো দেশের এজেন্ট আউটলেটগুলোর মধ্যে ২ হাজার ৩৫৮টি শহর এলাকায় যা মোট আউটলেটের প্রায় ১৩ শতাংশ। বাকি ১৫ হাজার ৭১৯টি গ্রামে। ঋণ বিতরণের দিক থেকে শহর অঞ্চলে বিতরণ করা হয়েছে ৩৬ শতাংশ। বাকি ৬৪ শতাংশ বিতরণ হয়েছে গ্রামে। আমানত সংগ্রহের দিক থেকে সবার ওপরে রয়েছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। কারণ মোট আমানতের ৩৬ দশমিক ১৬ শতাংশ এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। এর পরেই রয়েছে ডাচ্বাংলা ব্যাংক। মোট আমানতের ১৪ দশমিক ৮৪ শতাংশ সংগ্রহ করেছে ব্যাংকটি। এছাড়া আলআরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক ব্যাংক এশিয়া ও অগ্রণী ব্যাংক আমানত সংগ্রহ করেছে যথাক্রমে ১৩ দশমিক ৭৬ ১৩ ও ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ। . .... ... . এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি ঋণ বিতরণ করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। মোট ঋণের ৬৪ শতাংশ বিতরণ হয়েছে ব্র্যাক ব্যাংকের মাধ্যমে। ব্যাংক এশিয়ার মাধ্যমে বিতরণ হয়েছে ১৭ শতাংশ। এছাড়া দ্য সিটি ব্যাংক আলআরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক ও ডাচ্বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে বিতরণ হয়েছে যথাক্রমে ১১ ৪ ও ৩ শতাংশ। এখন ব্যাংকগুলো এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে ঝুঁকছে। কারণ কোন জায়গায় শাখা খুলতে হলে ব্যাংকের বড় খরচ চলে যায় পজিশন নিতে বা স্টাবলিশমেন্টে। আর মাসে মাসে ভাড়া গোনার পাশাপাশি ব্যাংকের নিজস্ব স্টাফদের বেতন তো আছেই। এর বাইরে ব্যাংকের নতুন শাখা নেওয়ার ঝক্কিঝামেলাও আছে। এসব বিবেচনায় এজেন্ট ব্যাংকিং করতে বা এজেন্ট নিয়োগ দেওয়া সহজ। এক্ষেত্রে ব্যাংকের বাড়তি কোন খরচ করতে হয় না। সংশ্লিষ্ট এজেন্টই সমস্ত খরচ বহন করেন। ফলে এতে একদিকে কোন খরচ ছাড়াই ব্যাংকের লাভ করার সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে ব্যাংকের গ্রাহক সংখ্যাও বাড়ছে কোন খরচ ছাড়াই। আর গ্রাহকরাও এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অ্যাকাউন্ট খুললে পাচ্ছেন বিভিন্ন সার্ভিস। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন যেসব জায়গায় ব্যাংকের শাখা নেই সেখানকার মানুষ এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে তাদের ব্যাংকিং প্রয়োজন মিটাতে পারছে। সাধারণ ব্যাংকিংয়ের মতো তাদের মোবাইলে লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য যাচ্ছে। ফলে তাদের বিশ্বাস বাড়ছে। এতে এ ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে গ্রামীণ জনগণ এ সেবাকে খুব ভালোভাবে গ্রহণ করেছে। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের শুরু হয় ব্যাংক এশিয়ার মাধ্যমে। এ ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আরফান আলী ইত্তেফাককে বলেন গ্রামীণ অর্থনীতিতে যে পরিবর্তন এসেছে সেখানে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ভূমিকা অন্যতম। এ ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রামীণ এলাকায় আরো অনেক কিছু করা সম্ভব বলে তিনি মনে করেন। তিনি বলেন আর্থিক অন্তভুর্ক্তিতে এজেন্ট ব্যাংকিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এতে গ্রামের মানুষ ব্যাংকিং সুবিধা পাচ্ছে। জানা গেছে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যে সমাজের অবহেলিত জনগোষ্ঠী যারা ব্যাংকিং সেবা থেকে দূরে আছে তাদেরকে স্বল্প খরচে ব্যাংকিং সেবা দিতে প্রথমে চালু হয় মোবাইল ব্যাংকিং। এরপরেই একই উদ্দেশ্যে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবাও চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ২০১৩ সালের ৯ ডিসেম্বর এজেন্ট ব্যাংকিং নীতিমালা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। পরে ২০১৪ সালে ব্যাংক এশিয়া প্রথমে এ সেবা চালু করে। ..... ... . এজেন্ট ব্যাংকিং হলো সমঝোতা স্মারকে চুক্তির বিপরীতে এজেন্ট নিয়োগ দিয়ে ব্যাংকিং সেবা দেওয়া। কোনো ধরনের বাড়তি চার্জ ছাড়া এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে সেবা দিচ্ছে ব্যাংকগুলো। ২০১৩ সালের প্রথম নীতিমালায় প্রথমে শুধু পল্লি এলাকায় এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের অনুমতি দেওয়া হলেও পরের বছর নীতিমালায় কিছুটা সংশোধন আনা হয়। সংশোধিত নীতিমালা অনুযায়ী যেখানে ব্যাংকের শাখা নেই এমন পৌর ও শহর অঞ্চলেও এজেন্ট নিয়োগ দেওয়া যায়। তবে মেট্রোপলিটন ও সিটি করপোরেশন এলাকায় না করার যে নিষেধাজ্ঞা ছিল তা আগের মতোই বহাল রাখা হয়। এজেন্ট ব্যাংকিং এর মাধ্যমে নতুন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা অ্যাকাউন্টে টাকা জমা ও উত্তোলন টাকা স্হানান্তর দেশের ভিতর রেমিট্যান্স উত্তোলন বিভিন্ন মেয়াদি আমানত প্রকল্প চালু ইউটিলিটি সার্ভিসের বিল পরিশোধ বিভিন্ন প্রকার ঋণ উত্তোলন ও পরিশোধ এবং সামাজিক নিরাপত্তার আওতায় সরকারি সব প্রকার ভর্তুকি গ্রহণ করা যায়। এজেন্টরা কোন চেক বই বা ব্যাংক কার্ড ইস্যু করতে পারেন না। এজেন্টরা বিদেশি সংক্রান্ত কোন লেনদেনও করতে পারেন না। এছাড়া এজেন্টদের কাছ থেকে কোন চেকও ভাঙানো যায় না। এজেন্টরা মোট লেনদেনের ওপর কমিশন পেয়ে থাকেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/66.csv b/Bangla_fin_news_articles/66.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ca8b6b9802726a8d47115c98146240f43c8ade3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/66.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +66,দায়িত্ব নিলেন নতুন গভর্নর,2022-07-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন আবদুর রউফ তালুকদার। দেশের ১২তম গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব নিলেন তিনি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম। ঈদের ছুটির পর প্রথম কর্মদিবসে মঙ্গলবার ১২ জুলাই সকাল ১০টায় দায়িত্বভার গ্রহণ করেন তিনি। এ সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তাকে বরণ করে নেন। তাকে ফুলের শুভেচ্ছা জানানো হয়।বিদায়ী গভর্নর ফজলে কবিরের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন রউফ। তিনি দেশের ১২তম গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নরের দায়িত্ব পাওয়া আবদুর রউফ তালুকদারের সরকারি চাকরির মেয়াদ ২০২৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত। গভর্নর পদে যোগ দিতে তাকে সরকারি চাকরি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিতে হয়েছে। ১১ জুলাই থেকে তার স্বেচ্ছায় অবসরের আবেদন রাষ্ট্রপতির কার্যালয় অনুমোদন দিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/660.csv b/Bangla_fin_news_articles/660.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2057efb2fc9f604a0561912b373da523b3c9d4fb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/660.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +660,মূলধন হারালো সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা,2021-12-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বড় ধরনের দরপতনের মধ্য দিয়ে গেল সপ্তাহ পার করেছে দেশের শেয়ারবাজার। এতে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই বাজার মূলধন সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকার ওপরে কমে গেছে। একই সঙ্গে কমেছে সবকটি মূল্যসূচক এবং লেনদেন। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বুধবার লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৫১ হাজার ৫৯০ কোটি টাকা যা তার আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৫ লাখ ৫৭ হাজার ১৯০ কোটি টাকা। অর্থাৎ গত সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৫ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। বাজার মূলধন বাড়া বা কমার অর্থ তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার ও ইউনিটের দাম সম্মিলিতভাবে ঐ পরিমাণ বেড়েছে বা কমেছে। অর্থাত্ বাজার মূলধন বাড়লে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করা অর্থের পরিমাণ বেড়ে যায়। একইভাবে বাজার মূলধন কমলে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করা অর্থের পরিমাণ কমে যায়। ..... শেয়ার বাজার। ছবি সংগৃহীত ... . বাজার মূলধন কমার পাশাপাশি গেল সপ্তাহে ডিএসইতে যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে প্রায় তার চারগুণ প্রতিষ্ঠানের দরপতন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৯৭টির। আর আটটির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে গত সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১১৬ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ৪৮ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৭০ শতাংশ। প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি গেল সপ্তাহে কমেছে ইসলামী শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ সূচক। গত সপ্তাহজুড়ে সূচকটি কমেছে ১৩ দশমিক ১৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৯ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ১৬ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ১৩ শতাংশ। বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচকও গত সপ্তাহে কমেছে। গত সপ্তাহ জুড়ে এই সূচকটি কমেছে ৪৫ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৭৪ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৩ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট বা দশমিক ১৪ শতাংশ। গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৯৩৩ কোটি ২৭ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন হয় ১ হাজার ৬১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। অর্থাত্ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ১২৮ কোটি ৫৩ লাখ টাকা বা ১২ দশমিক ১০ শতাংশ। ..... . . ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লি.। ছবি সংগৃহীত ... . আর গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ৭৩৩ কোটি ৮ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন ছিল ৫ হাজার ৩০৯ কোটি ১ লাখ টাকা। সে হিসাবে মোট লেনদেন কমেছে ১ হাজার ৫৭৫ কোটি ৯৩ লাখ টাকা বা ২৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ। মোট লেনদেন বেশি হারে কমার কারণ গত সপ্তাহে এক কার্যদিবস কম লেনদেন হয়েছে। গত সপ্তাহে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ওয়ান ব্যাংকের শেয়ার। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৯১ কোটি ৬২ লাখ ২২ হাজার টাকা যা মোট লেনদেনের ৭ দশমিক ৮১ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৮৩ কোটি ৯৮ লাখ ৪ হাজার টাকা। ১৬৯ কোটি ৮৪ লাখ ৩৭ হাজার টাকা লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ফরচুন সুজ। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে জিএসপি ফাইন্যান্স জিনেক্স ইনফোসিস সোনালী পেপার সাইফ পাওয়ার ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স আইএফআইসি ব্যাংক এবং সেনা কল্যাণ ইনসিওরেন্স। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/661.csv b/Bangla_fin_news_articles/661.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7456e61b1b38854195568b3aa1c2b645134ba17e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/661.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +661,কমার পর চারদিনের মাথায় দাম বাড়লো স্বর্ণের,2021-12-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চার সপ্তাহ দরপতনের পর বিশ্ববাজারে আবার বেড়েছে স্বর্ণের দাম। বেড়েছে রুপার দামও। তবে কিছুটা কমেছে প্লাটিনামের দাম। গত এক সপ্তাহে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েছে শূন্য দশমিক ৮৬ শতাংশ। রুপার দাম বেড়েছে শূন্য দশমিক ৮৭ শতাংশ। তবে এ সময়ে প্লাটিনামের দাম কমেছে ১ দশমিক ১৫ শতাংশ। স্বর্ণের দাম বাড়ার আগে টানা চার সপ্তাহ দরপতন হয়। এতে এক মাসের মধ্যে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম প্রায় ৭৯ ডলার বা ৪ দশমিক ২৪ শতাংশ কমে যায়। এদিকে বিশ্ববাজারে দাম কমতে থাকায় চলতি সপ্তাহে দেশে সোনার দাম ভরিতে এক হাজার ১৬৬ টাকা কমানো হয়। ফলে বর্তমানে দেশের বাজারে ভালো মানের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ১৬ টাকায়। গত মঙ্গলবার রাত সোয়া ১১টার দিকে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস সোনার নতুন দাম নির্ধারণের কথা জানায়। বাজুসের সভাপতি এনামুল হক খান ও সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন এ দর বুধবার ১৫ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে বলে জানান। ওই বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস জানিয়েছে করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের প্রার্দুভাব ও বিশ্ব অর্থনীতির নানা জটিল সমীকরণে মধ্যে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম কিছুটা নিম্নমুখী। দেশীয় বুলিয়ন মার্কেটেও পাকা স্বর্ণের দাম নিম্নমুখী। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এনে বাজুসের সিদ্ধান্ত মোতাবেক বুধবার থেকে দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম প্রতি এক হাজার ১৬৬ টাকা কমানো হলো। তবে রূপার দাম অপরিবর্তিত থাকবে। নতুন দাম অনুযায়ী ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেট মানের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ১৬৬ টাকা কমিয়ে ৭৩ হাজার ১৬৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের স্বর্ণ ৬৯ হাজার ৯৮৪ টাকা ১৮ ক্যারেটের সোনা ৬১ হাজার ২৩৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০ হাজার ৯১৩ টাকা। স্বর্ণের মূল্য কমলেও রূপা আগের নির্ধারিত দাম বহাল রয়েছে। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রূপার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে এক হাজার ৫১৬ টাকা। ২১ ক্যারেটের রূপার ভরি এক হাজার ৪৩৫ টাকা ১৮ ক্যারেটের এক হাজার ২২৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রূপার দাম ৯৩৩ টাকা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/662.csv b/Bangla_fin_news_articles/662.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b39c591ca0548872d6387470ecc72fb62c82717d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/662.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +662,‘সিআইপি’ হলেন রাশিয়া প্রবাসী প্রকৌশলী আলমগীর জলিল,2021-12-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রাশিয়া প্রবাসী প্রকৌশলী আলমগীর জলিল সিআইপি বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হয়েছেন। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রবাসী বাংলাদেশিদের সিআইপি হিসেবে নির্বাচিত করে সরকার।প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে ৩টি আলাদা ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত এনআরবিসিআইপি তালিকা প্রকাশ করা হয়। এতে বৈধ চ্যানেলে বাংলাদেশে সর্বাধিক বৈদেশিক মুদ্রা প্রেরণকারী ক্যাটাগরিতে রাশিয়া প্রবাসী প্রকৌশলী আলমগীর জলিল রয়েছেন।আলমগীর জলিল এ প্রসঙ্গে বলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ রাশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত কামরুল আহসানসহ দূতালয়ের কর্মকর্তাকর্মচারীদের ধন্যবাদ জানাই। সবাই দোয়া করবেন যাতে সবসময় দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারি।অ্যাসোসিয়েশন অব গ্রাজুয়েটস অ্যান্ড ফ্রেন্ডস পিপলসের কাউন্সিল চেয়ারম্যান এবং সাব অ্যান্ড ফ্রেন্ডস অব রাশিয়ার সভাপতি আলমগীর জলিল। করোনাকালে সব ধরনের সহায়তা নিয়ে রাশিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাশে ছিলেন তিনি। রাশিয়ার বাংলাদেশি কমিউনিটিতে তিনি সবার বন্ধু আলমগীর নামে পরিচিত।প্রতিবছর বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান ডিপ্লোম পাওয়াদের জমকালো আয়োজনে সম্মাননা দিয়ে থাকেন তিনি। বাংলাদেশরাশিয়া সম্পর্ক শক্তিশালী করতে সাংস্কৃতিক বন্ধন বাড়াতে রুশবাংলা কনসার্ট করেন আলমগীর জলিল। এই কনসার্টে অংশগ্রহণ করে দুই দেশের নামী শিল্পীরা।আজ শনিবার ১৮ ডিসেম্বর ঢাকায় আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবসের অনুষ্ঠানে নির্বাচিত প্রবাসী সিআইপিদের সনদ প্রদান করা হয়।এনআরবিসিআইপিদের সুবিধাগুলোর মধ্যে রয়েছে সরকারের দেওয়া পরিচয়পত্র দিয়ে সচিবালয়ে প্রবেশ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সরকারি বিভিন্ন নীতিনির্ধারণী কমিটিতে সদস্য হওয়ার যোগ্যতা দেশেবিদেশে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে অগ্রাধিকার জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ দিবসগুলোতে বিদেশে বাংলাদেশ মিশনের অনুষ্ঠানে অতিথি এবং বাংলাদেশে উপস্থিত থাকলে বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পাবেন।এ ছাড়াও এনআরবি সিআইপিরা উড়োজাহাজ রেল সড়ক ও জলযানে আসন সংরক্ষণে অগ্রাধিকার পাবেন বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ ও স্পেশাল হ্যান্ডলিংয়ের সুবিধা পাবেন এবং স্ত্রী সন্তানসহ চিকিৎসার জন্য সরকারি হাসপাতালে কেবিন সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন। প্রবাসী সিআইপিরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মতোই সুযোগসুবিধাও পাবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/663.csv b/Bangla_fin_news_articles/663.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..495c488ece5546ac2d124287883b1eb8859a190d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/663.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +663,রপ্তানি বৈচিত্র্যে নতুন সম্ভাবনা,2021-12-18,রেজাউল করিম খোকন,করোনা মহামারি বিশ্বের দেশে দেশে নানা সংকট সৃষ্টি করেছে বিশেষ করে অর্থনীতিতে স্থবিরতা এনে দিয়েছে যদিও পরে করোনার প্রকোপ কমে আসায় ধীরে ধীরে সচল হয়ে উঠছে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ব্যবসাবাণিজ্য শিল্প উৎপাদনে গতি ফিরে আসায় করোনাকালীন ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সচেষ্ট হয়েছেন সবাই বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয় ইতিমধ্যে আমাদের অর্থনীতি অনেকটা গতি লাভ করেছে অনেক সম্ভাবনাময় খাত ক্ষতিগ্রস্ত হলেও করোনা মহামারি ব্যবসাবাণিজ্য ও অর্থনীতিতে নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে বাংলাদেশে মেডিক্যাল ও ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম এমপিপিই উৎপাদনে নতুন এক উচ্চতায় উপনীত হয়েছে গত দেড় বছর সময়ে অথচ একসময় এসব সামগ্রী আমাদের দেশে উৎপাদিত হতো না বিদেশে উৎপাদিত এসব সামগ্রী আমদানির মাধ্যমে এখানকার চাহিদা মেটানো হতো করোনা মহামারির প্রকোপ শুরু হওয়ায় সারা বিশ্বে করোনা সংক্রমণের বিস্তার রোধে বিশ্বে মেডিক্যাল ও ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জামের এমপিপিই চাহিদা বেড়েছে তাতে সার্জিক্যাল মাস্ক মেডিকেল গ্লাভস পিপিই ফেস শিল্ড গাউন জুতার কাভার অ্যাপ্রোন সুরক্ষা চশমা প্রভৃতির বিপুল চাহিদা সৃষ্টি হয় সেই চাহিদা মেটাতে দেশেই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এসব সুরক্ষাসামগ্রী উত্পাদন শুরু করে ফলে দেশের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বিদেশেও রপ্তানি শুরু হয়েছে কোভিড১৯এর প্রভাব থেকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে ব্যবসা খাতকে উত্পাদন ও রপ্তানি আয় বাড়াতে নানা উদ্ভাবনী ও টেকসই উপায় খুঁজে বের করতে হবে বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য বর্তমানে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো তৈরি পোশাক খাতের ওপর থেকে অতিনির্ভরতা কমিয়ে রপ্তানি বৈচিত্র্য নিশ্চিত করা তবে কোভিড১৯ সংক্রমণের বিস্তার রোধে সারা বিশ্বে মেডিক্যাল ও ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জামের এমপিপিই চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় বাংলাদেশের জন্য এটি অনেক সম্ভাবনাময় তাই বাংলাদেশের জন্য রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণে এমপিপিই খাতে জোর দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা এমপিপিই খাতের উন্নয়নে সরকার সব ধরনের সহযোগিতায় বদ্ধপরিকর কেননা রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণের লক্ষ্য অর্জনে এবং শিল্পায়নের বিকাশে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত এই খাতের উন্নয়নে নীতিসংক্রান্ত সহায়তা প্রদানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছে রপ্তানির ক্ষেত্রে আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো কৌশল হলো নিজেদের শক্তির জায়গাগুলোতে বেশি গুরুত্বারোপ করা বাংলাদেশের মতো রপ্তানিমুখী দেশগুলোর জন্য নতুন বাণিজ্যিক সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে এসব পণ্য এমপিপিই পণ্য উত্পাদন ও রপ্তানির মাধ্যমে রপ্তানি খাতে বৈচিত্র্য আনা এবং নতুন সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে বাংলাদেশ যেহেতু তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল প্লাস্টিক ও ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে আগে থেকেই স্বয়ংসম্পূর্ণ সে ক্ষেত্রে এমপিপিই উত্পাদনের ক্ষেত্রে অনেকাংশেই এগিয়ে আছি আমরা সুতরাং রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণে এমপিপিই খাতে জোর দেওয়া অবশ্যই বুদ্ধিমানের কাজ হবে করোনাকালে সারা বিশ্বে মেডিক্যাল ও ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জামের এমপিপিই চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে তাতে সার্জিক্যাল মাস্কের বাজার বেড়েছে ৫০০ থেকে ১২০০ শতাংশ এ ছাড়া মেডিক্যাল গ্লাভস ২০০ থেকে ৬০০ শতাংশ গাউন ১০০ থেকে ২০০ জুতার কাভার ৫০ থেকে ১০০ অ্যাপ্রোন ৫০ থেকে ১০০ এবং সুরক্ষা চশমার বাজার বেড়েছে ২৫ থেকে ৫০ শতাংশ সব মিলিয়ে চলতি বছর এমপিপিইর বৈশ্বিক বাজার দাঁড়িয়েছে ৫১ হাজার কোটি ডলার থেকে ৫৯ হাজার ৫০০ কোটি ডলার এমপিপিইর বাজারে ছড়ি ঘোরাচ্ছে চীন দেশটি একাই ১৮ হাজার কোটি ডলারের এমপিপিই রপ্তানি করছে তার পরের অবস্হানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র রপ্তানি করে ৪ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের মেডিক্যাল ও ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম তা ছাড়া জার্মানি ৪ হাজার ২০০ কোটি ডলার এবং ভিয়েতনাম ১ হাজার ২০০ কোটি ডলারের এমপিপিই রপ্তানি করে বাংলাদেশের ওষুধ খাত স্হানীয় চাহিদার ৯৮ শতাংশ পূরণ করছে পাশাপাশি ৫৭টি দেশে রপ্তানি করছে তবে ৯৫ শতাংশ মেডিক্যাল পণ্য বিদেশ থেকে আমদানি হয় বাংলাদেশ এরই মধ্যে ১২টি এমপিপিই পণ্য উত্পাদনে যথেষ্ট অগ্রগতি সাধন করেছে যার মধ্যে ৮টি পণ্য বিশ্ব স্বাস্হ্য সংস্হার ডব্লিউএইচও তালিকায় রয়েছে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর নাগাদ ৪৩টি প্রতিষ্ঠান সার্জিক্যাল মাস্কের জন্য ৫৭টি প্রতিষ্ঠান পিপিই গাউনের জন্য ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের ডিজিডিএ কাছ থেকে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট এনওসি লাভ করেছে এমপিপিই পণ্যের মান বজায় রাখার ক্ষেত্রে বড় ধরনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে ফলে এসব পণ্য উত্পাদনে শক্তিশালী কারিগরি দক্ষতা আবশ্যক বাংলাদেশকে একটি কৌশলগত উপায়ে এমপিপিই খাত সম্প্রসারণ করতে হবে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/664.csv b/Bangla_fin_news_articles/664.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a6b919e19d791b26eb69919628e805c4774fe99 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/664.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +664,বারোমাসি কাঁঠাল চাষে আগ্রহ বাড়ছে,2021-12-18,আবুল কাসেম ভূঁইয়া,বাংলাদেশে জনপ্রিয় ফলগুলোর মধ্যে কাঁঠাল একটি। বাংলাদেশে সাধারণত গ্রীষ্ম ও বর্ষায় কাঁঠাল পাওয়া যায়। পুষ্টিগুণ ও উপকারিতার মানদণ্ড বিবেচনায় কাঁঠাল জাতীয় ফলের মর্যদা লাভ করেছে। দেশে নানা জাতের কাঁঠাল উৎপন্ন হয়। বিভিন্ন জাতের কাঁঠালের মধ্যে গোলাকৃতির কাঁঠাল একটি। এই কাঁঠাল সারা বছর উৎপন্ন হয় বলে একে বারোমসি কাঁঠাল বলা হয়। এই কাঁঠালগুলো দেখতে তাল বা জাম্বুরার মতো। সারা দেশে এই কাঁঠাল উৎপন্ন হয় না। সম্প্রতি সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে এমন প্রজাতির কাঁঠাল দেখা গেছে। দর্শনার্থীরা আগ্রহের সঙ্গে এই কাঁঠাল দেখে এবং এই কাঁঠাল সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়ে থাকে। বাংলাদেশে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সূত্র থেকে জানা যায় পৃথিবীতে কাঁঠাল উৎপাদনের দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্হানে রয়েছে বাংলাদেশ। দেশে ৭৬ হাজার ২৯৫ হেক্টর জমিতে কাঁঠাল চাষ হচ্ছে এবং মোট উৎপাদন ১৭ লাখ ৫১ হাজার ৫৪৯ টন। তবে কাঁঠাল উত্পাদনে প্রথম স্হানটি ধরে রেখেছে ভারত। কৃষিবিদেরা জানান আমাদের দেশে কাঁঠালের অনেকগুলো প্রকার রয়েছে। আমাদের দেশে উৎপাদিত বিভিন্ন জাতের কাঁঠালের মধ্যে এই গোলাকৃতির কাঁঠাল বেশ সুস্বাদু এবং সুমিষ্টি। এই কাঁঠাল সারা বছর ধরে পাওয়া যাওয়া বলে এর কদর ও জনপ্রিয়তা দিনদিন বাড়ছে। আগ্রহী চাষিরা এই গোলাকৃতির কাঁঠাল চাষে এগিয়ে আসছেন। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্হানে গোলাকৃতির কাঁঠালের পরীক্ষামূলক চাষ শুরু হয়ে গেছে। সুস্বাদু ও জনপ্রিয় এই কাঁঠাল ব্যাপক ভিত্তিতে চাষের উদ্যোগ নেওয়া হলে দেশের মানুষ সারা বছর ধরে এর স্বাদ গ্রহণ করতে পারবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/665.csv b/Bangla_fin_news_articles/665.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9ab5b90041e3ba6a475de1d06c9bdcd3cee8bb75 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/665.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +665,বাংলাদেশের স্বাধীনতাপরবর্তী ব্যাংকিং ব্যবস্থা,2021-12-18,এম এ মাসুম,৫০ বছর আগে শূন্য থেকে উন্নয়নের অভিযাত্রা শুরু করেছিল লালসবুজের পতাকাখচিত এই বাংলাদেশ। যুদ্ধবিদ্ধস্ত এর সঙ্গে বন্যা খরা ঝড়ঝঞ্জাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং নানা ঘাতপ্রতিঘাত পেরিয়ে বাংলাদেশ এখন অর্থনীতি আর্থসামাজিকসহ বেশির ভাগ সূচকে উদীয়মান একটি রাষ্ট্র। বর্তমানে দেশিবিদেশি মোট ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬১। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়াত্ত ছয়টি বিশেষায়িত তিনটি বেসরকারি ৪৩টি ইসলামী ব্যাংক ১০টি পাঁচটি নন তপশিলি ব্যাংক বৈদেশিক ব্যাংক ৯টি এছাড়া নন ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ৩৪টি। বর্তমানে দেশের ব্যাংকগুলোর মোট শাখার সংখ্যা প্রায় ১১ হাজার আমানত ১৫ লাখ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ ১২ লাখ কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৬ বিলিয়ন ডলার। তথ্যপ্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধন এবং আর্থিক অন্তভুর্ক্তির বিভিন্ন প্রোডাক্ট উদ্ভাবনের মাধ্যমে ব্যাংকিং সেবা বৃহৎ জনগোষ্ঠীর দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য ব্যাংকগুলোর মধ্যে চলছে তীব্র প্রতিযোগিতা। বাংলাদেশের আজকের এই অবস্হানে দাঁড়ানোর পেছনে রয়েছে অনেক আত্মত্যাগ ও সংগ্রামের গল্প। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশে তত্কালীন সরকারের প্রধানতম লক্ষ্য হয়ে ওঠে অর্থনীতিকে দাঁড় করানো এবং এর পুনর্গঠন। সেই লক্ষ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অর্থনৈতিক পুনর্বাসন পুনর্গঠন ও সংস্কারের অংশ হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো পুনর্গঠনের প্রতি মনোনিবেশ করেন। ১৯৭০ সালে সাইক্লোন এবং ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ধ্বংসলীলার কারণে দেশের অর্থনীতি প্রায় ভেঙে পড়ে। ১৯৭০ সালে সাইক্লোনে তত্কালীন মোট জাতীয় উত্পাদনের ৩ দশমিক ৮০ শতাংশ বিনষ্ট হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকে কোনো বৈদেশিক মুদ্রা বা সোনা রিজার্ভ ছিল না। দেশের অর্থনীতি উন্নয়নকাঠামো আর্থিক কাঠামো ব্যাংকব্যবস্হা পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে। এ অবস্হায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো পুনর্গঠন ছিল দুরূহ কাজ। স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তানের নীতিনির্ধারণী কাজ মুদ্রাবিষয়ক ব্যাংকিং জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কাজ হতো পশ্চিম পাকিস্তানের করাচিতে। স্বাধীন বাংলাদেশে তত্কালীন স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তানের ঢাকা শাখাই বাংলাদেশ ব্যাংক নামে স্বাধীন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে আবিভূর্ত হয়। ব্যাংকব্যবস্হা পুনর্বাসন ও অর্থনৈতিক গতি চালু করার জন্যই ১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতি আদেশের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক গঠন করা হয়। এই আদেশ কার্যকর করা হয় ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ থেকে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম প্রশাসক নিযুক্ত করা হয় মুশফেকউসসালেহীন এবং ১৮ জানুয়ারি ১৯৭২ প্রথম গভর্নর নিযুক্ত করা হয় এ এন হামিদুল্লাহকে। কোনো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও সোনা রিজার্ভ ছাড়া এবং পাকিস্তানিদের রেখে যাওয়া ৩৫৮ কোটি টাকা দায় মাথায় নিয়ে শুরু হয় বাংলাদেশ ব্যাংকের যাত্রা। পাকিস্তানের বিরোধিতা সত্ত্বেও এক বছরের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংকের সদস্যপদ লাভ করেছিল এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলে জমা দেওয়ার জন্য চাঁদা বাবদ ২০ লাখ ডলার মূল্যের সোনা কানাডা সরকারের কাছ থেকে ক্রয় করেছিল। ব্যাংক অব ইংল্যান্ডে অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল ফলে স্টার্লিং এলাকার সদস্য হয়েছিল। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের সদস্যপদ লাভ করেছিল। এই তহবিল থেকে নিজস্ব ভাগ বা কোটা এবং প্রত্যাহার বা ড্রইংয়ের অধিকার দেওয়া হয়েছিল। স্বাধীনতার ছয় মাসের মধ্যে ৯৫ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি করতে সক্ষম হয়েছিল। স্বাধীনতার আগে মোট ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান ছিল ২২টি। এর মধ্যে তিনটি বিদেশি ব্যাংক পাঁচটি ভারতীয় ব্যাংক ১০টি অবাঙালি পাকিস্তানি মালিকানাধীন দুটি বাঙালি মালিকানাধীন ব্যাংক এবং দুটি সরকারি মালিকানাধীন বিশেষায়িত ব্যাংক। ২২টি ব্যাংকের মধ্যে অবাঙালি পাকিস্তানি মালিকানাধীন ১০টি ব্যাংক এবং বাঙালি মালিকানাধীন দুটি ব্যাংক রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ ১৯৭২ অনুযায়ী জাতীয়করণ করা হয়। ব্যাংকগুলোর মধ্যে ইস্টার্ন মার্কেন্টাইল ব্যাংক ও ইস্টার্ন ব্যাংকিং করপোরেশন ছিল বাঙালি মালিকদের বাকিগুলো ছিল অবাঙালি পাকিস্তানিদের। জাতীয়করণ থেকে বাদ দেওয়া হয় তিনটি বিদেশি ব্যাংক এবং পাঁচটি ভারতীয় ব্যাংক। ভারতীয় পাঁচটি ব্যাংক ১৯৬৫ সালে পাকিস্তানভারত যুদ্ধের পর অকার্যকর ছিল। ১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশের মাধ্যমে দুটি ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান সরকার প্রতিষ্ঠা করে১. বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্হা ও ২. বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংক। ১৯৭৩ সালে রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশের মাধ্যমে আরো একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান সরকার প্রতিষ্ঠা করেবাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট বিআইবিএম স্হাপিত হয় ১৯৭৪ সালে। উল্লেখিত ছয়টি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক ও বিশেষায়িত ব্যাংক দেশের অর্থনীতি ব্যবসাবাণিজ্য পুনরুদ্ধারের জন্য ব্যাপক প্রচেষ্টা চালায়। দেশের জনসাধারণের কাছে সঞ্চিত অর্থ জমাকরণ এবং জমাকৃত অর্থ উত্পাদন ও ব্যবসাবাণিজ্যে বিনিয়োগের মাধ্যমে অর্থনৈতিক চাকা গতিশীল করার জন্য ব্যাংকের শাখার পরিমাণ দ্রুত বৃদ্ধির পদক্ষেপ নেয়। গ্রামীণ অর্থনীতিতে ঋণপ্রবাহের জন্য এই দশকেই সরকারি ব্যাংকগুলো শাখা বিস্তার শুরু করে। সত্তরের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে মোট ১২টি ব্যাংকের শাখার সংখ্যা ১ হাজার ৬০০ ছাড়িয়ে যায় এবং ১৯৮০ সালে এর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩ হাজার ৮০০এর ওপরে। এই শাখা বিস্তারে রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোই মূলত ভূমিকা রাখে যা ছিল মোট ব্যাংকিং শাখার প্রায় ৮৮ শতাংশ। বিশেষত সত্তরের দশকের শেষ দিকে ব্যাংকিং খাতের গ্রামীণ শাখার সংখ্যা খুব জোরেশোরে বাড়ানোর প্রচেষ্টা চালানো হয়। এক্ষেত্রে ঐ সময়ে গ্রামীণ অর্থনীতিকে ঋণপ্রবাহ নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকও বিশেষ তহবিল গঠন করেছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/666.csv b/Bangla_fin_news_articles/666.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a4dc90a1be73b0594837902255c772259a35193 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/666.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +666,দেশের বেসরকারি খাত কিছু বড় প্রতিষ্ঠাননির্ভর,2021-12-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক খাতগুলো কয়েকটি বড় শিল্পগোষ্ঠীর মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। মূলত বেসরকারি খাত কিছু বড় প্রতিষ্ঠান নির্ভর। সরকারি সুরক্ষা এবং অভ্যন্তরীণ বাজার সুবিধার মাধ্যমে এই বড় প্রতিষ্ঠানগুলো বেড়ে উঠেছে। এ অবস্হা দেশের প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্হানের জন্য প্রতিযোগীসক্ষম নয় বলে বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। এ পরিস্হিতিকে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের অর্থনীতি ভবিষ্যতের বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছে। সম্প্রতি প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের সিস্টেম্যাটিক কান্ট্রি ডায়াগনস্টিক২০২১ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। দেশের অর্থনীতির এগিয়ে যাওয়া এবং ভবিষ্যতের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনে। ২০৩০ সালের মধ্যে উচ্চ মধ্য আয়ের দেশে উপনীত হতে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বাংলাদেশের সামনে প্রধানত কয়েকটি চ্যালেঞ্জ তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে বেসরকারি খাতের দুর্বলতা অন্যতম। এতে তৈরি পোশাক শিল্পের এগিয়ে যাওয়ার উদাহরণ দেওয়া হলেও রপ্তানি পণ্যে অতি নির্ভরতার বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে। পাশাপাশি দুর্বল প্রতিষ্ঠান এবং বাজার ব্যবস্হা নিয়েও চ্যালেঞ্জ তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর কার্যক্রম বেশ ধীর। সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ প্রবাহ কম। একই ধরনের অন্যান্য রাষ্ট্রের তুলনায় বাংলাদেশে নতুন ব্যবসার আধিক্যও কম। বিস্তৃত বেসরকারি খাতের অভাব বাংলাদেশের রপ্তানি বহুমুখীকরণের অন্তরায়। কৃষি খাতে শস্য বৈচিত্র্যকরণও সীমিত যা কৃষি উত্পাদনশীলতার গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বর্তমানে যেভাবে নগরায়ণ হচ্ছে তা পরিবেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এতে উত্পাদনশীলতা ও অন্তভুর্ক্তি কমছে। ফলে নগর দারিদ্র্য বাড়ছে। নগরের পরিবেশের অবনতির ফলে জীবনমান ও স্বাস্হে্যরও অবনতি হচ্ছে। মানসম্পন্ন শিক্ষা স্বাস্হ্যসেবাসহ অন্যান্য মৌলিক সেবায় বৈষম্য রয়েছে। বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ। জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাওয়ানো বাংলাদেশের জন্য বিশাল চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা নিয়ন্ত্রক সক্ষমতার সমস্যাও চ্যালেঞ্জ। উল্লেখ্য এর আগের কান্ট্রি ডায়াগনস্টিক রিপোর্ট বিশ্বব্যাংক প্রকাশ করে ২০১৫ সালে। করোনা ভাইরাসের অভিঘাত মোকাবিলা করে ঘুরে দাঁড়ানো স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ এবং ২০৩১ সালের মধ্যে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার ক্ষেত্রে আগামী এক দশকে বাংলাদেশের সম্ভাব্য সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ কী হতে পারে তা এবারের প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। বিশ্বব্যাংক বলেছে বাংলাদেশ স্হিতিশীল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে দারিদ্র্য হার কমিয়েছে এবং মানবসম্পদের উন্নয়ন করেছে। এক দশক ধরে বাংলাদেশ ইতিবাচকভাবে এগোচ্ছিল। করোনা ভাইরাসের কারণে কর্মসংস্হান তৈরি ধীর হয়ে যাওয়ায় দারিদ্র্য বিমোচনের গতি কমে এসেছে। এতে দেশব্যাপী বৈষম্য বাড়ছে। করোনা ভাইরাসের প্রভাব প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন দুটিকেই প্রভাবিত করেছে। এরপরও আগামীতে বাংলাদেশের সামনে অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। রপ্তানিকেন্দ্রিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্হান তৈরির জন্য বাংলাদেশকে এখন কাঠামোগত রূপান্তরের নতুন স্তরে যেতে হবে। কর্মসংস্হানের সুযোগ তৈরির সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগাতে বাংলাদেশের এখনই কর্মপম্হা ঠিক করতে হবে। ডিজিটাল কার্যক্রম বা প্রযুক্তিগত কার্যক্রমের দ্রুত বিকাশ এবং বৈশ্বিক ভ্যালু চেইনে অন্তভুর্ক্তি বাংলাদেশের সামনে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করছে। আঞ্চলিক সংযোগের সুবিধা বাংলাদেশের সামনে রয়েছে। চ্যালেঞ্জগুলো সঠিকভাবে মোকাবিলা করা গেলে বাংলাদেশের উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তর দ্রুত হবে বলে সংস্হাটি উল্লেখ করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/667.csv b/Bangla_fin_news_articles/667.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e00624f9286676e2d8be4f12eb61756738ebaedd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/667.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +667,সবজিতে অস্বস্তি,2021-12-17,উজ্জল বিশ্বাস,শীত মৌসুমের দাম কমার কথা থাকলেও রাজধানীর খুচরা বাজারে আগের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে শীতের সবজি। তবে তেল আটা মুরগি পেয়াজ মাছ ও ডিমের দামও অপরিবর্তিত রয়েছে। শুক্রবার ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর কাওরান বাজার পলাশী বাজার নিউ মার্কেটসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে এই তথ্য পাওয়া গেছে। পলাশী বাজারের সবজি বিক্রেতা সামসুল আলম জানান শীতকালে সবজির দাম কম থাকে। কিন্তু ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদএর প্রভাবে সৃষ্ট নিম্নচাপে সারাদেশে টানা তিন বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে সবজিসহ সব ধরণের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এতে সবজির দাম কমার কথা থাকলেও উল্টো সব সবজিতে কেজিতে ৫১০ টাকা বেড়েছে। ..... পেয়াজ ... . বাজারে করলা ৫০ টাকা সিম ৮০ টাকা মরিচ ৮০ টাকা বেগুন ৫০ টাকা আলু ২৫ টাকা পেঁপে ১৫ টাকা কচুর ছড়া ৩০ টাকা গাজর ১০০ টাকা ঢেঁড়স ৬০ টাকা মুলা ৩৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ফুলকপি প্রতি পিস আকারভেদে ৩০৪০ টাকা পাতা কপি আকার ৩৫৪০ টাকা বিক্রি করছি। দাম বাড়ার কারণ হিসেবে এই ব্যবসায়ী জানান সরবরাহ কম থাকায় সবজির দাম বেড়েছে। বাজারে দুই কেজি প্যাকেট আটা টাকা বেড়ে ৮০ থেকে ৮৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া খোলা সাদা আটা ২ টাকা বেড়ে ৩৫ টাকা ও লাল আটা ৩৮ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। গত দুই সপ্তাহ ধরে এই দামের আটা বিক্রি হচ্ছে। ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৭৩০ থেকে ৭৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। অথচ এক সপ্তাহ আগে ৫ লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম ছিল ৭১০ থেকে ৭২০ টাকা। এ বিষয়ে কাওরান বাজারের মিলু স্টোরের স্বত্বাধিকারী বিপ্লব কুমার পাল জানান আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় তেলের দাম একটু বেড়েছে। ..... একটি সবজির দোকান ... . সপ্তাহের শেষে ব্রয়লার মুরগির ডিম প্রতি ডজন ১১০ টাকা করে বিক্রি হয়েছে। অন্যদিকে কেজিতে ১০ টাকা কমে ব্রয়লার মুরগি ১৫০১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারে দেশি পেঁয়াজ কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়। মধ্যমানের দেশি পেঁয়াজে বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬৫ টাকা কেজিতে। নিউ মার্কেটের ব্যবসায়ী ফরিদুর রহমান জানান বাজারে আগের দামেই পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/668.csv b/Bangla_fin_news_articles/668.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2111921d2148928e79cd764a8b91043efd81aef9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/668.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +668,টানা তিন দিন পতনের পর সূচকের উত্থান,2021-12-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা তিন কার্যদিবস দরপতনের পর গতকাল বুধবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের কিছুটা উত্থান হয়েছে। তবে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। গতকাল শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরুর দিকে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার প্রবণতা দেখা যায়। ফলে লেনদেন শুরুর ৩০ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৪০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর কিছুটা ছন্দপতন ঘটে। অবশ্য দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৩০ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৮৬৮ পয়েন্টে উঠে এসেছে। এর আগে টানা তিন কার্যদিবসের পতনে এই সূচক কমে ১৪৬ পয়েন্ট। গতকাল প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি বেড়েছে অপর দুই সূচক। এর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ ৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৬২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৫৮৬ পয়েন্টে অবস্হান করছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮০৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ৮০ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ২৭৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। গতকাল টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ১২৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্হানে থাকা ফরচুন সুজের ৪৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ৩৬ কোটি ৬৩ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে ওয়ান ব্যাংক। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে জিনেক্স ইনফোসিস সোনালী পেপার অ্যাকটিভ ফাইন জিএসপি ফাইন্যান্স ডেলটা লাইফ ইনসিওরেন্স লিন্ডে বিডি এবং আইএফআইসি ব্যাংক। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৯০ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ১ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৫৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০৬টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১২৪টির এবং ২৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/669.csv b/Bangla_fin_news_articles/669.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..01b9b81a388f903894689399b7a2621bef487980 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/669.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +669,বাংলাদেশসহ ৭৪ দেশকে অর্থসহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক,2021-12-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৭৪টি স্বল্পআয়ের দেশের জন্য ৯ হাজার ৩০০ কোটি মার্কিন ডলার অর্থসহায়তা বরাদ্দ করেছে বিশ্বব্যাংক। করোনাভাইরাস মহামারির ধাক্কা মোকাবিলাসহ বিভিন্ন কর্মসূচির জন্য বুধবার ১৫ ডিসেম্বর এই তহবিলের অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এটি সংস্থাটির আন্তর্জাতিক উন্নয়ন অ্যাসোসিয়েশনের আইডিএ পক্ষ থেকে এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় সম্পূরণ প্যাকেজ। বরাদ্দ তহবিলের মধ্যে ২ হাজার ৩৫০ কোটি ডলার দিচ্ছে উচ্চ ও মধ্যম আয়ের ৪৮টি দেশ। আইডিএ তহবিল সাধারণত ৩ বছর পরপর সম্পূরণ করা হয়। তবে করোনার কারণে সবশেষ অর্থায়ন এক বছর এগিয়ে নেওয়া হয়েছিল যা ২০২৫ সালের জুন মাস পর্যন্ত চলবে। বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট ডেভিড মালপাস বলেছেন কোভিড১৯ সংকট থেকে পুনরুদ্ধার প্রচেষ্টায় দরিদ্র দেশগুলোকে সহায়তা করতে আমাদের অংশীদারদের এই অকৃপণ প্রতিশ্রুতি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। উন্নয়ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষের জীবনমান উন্নত করতে একটি অখণ্ড ও দক্ষ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে আইডিএর ওপর অংশীদাররা আস্থা রাখায় আমরা কৃতজ্ঞ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/67.csv b/Bangla_fin_news_articles/67.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..01db5765bbca208f6af05b8fefe0df27a1d3b90c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/67.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +67,খুলেছে ব্যাংকপুঁজিবাজার,2022-07-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঈদুল আজহার ছুটি শেষে আজ মঙ্গলবার ১২ জুলাই খুলেছে ব্যাংকবিমা ও পুঁজিবাজার। আজ থেকে পূর্ণদিবস ব্যাংক ও শেয়ারবাজার খোলা থাকবে। সাধারণ সময়সূচি অনুযায়ী সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন হবে। তবে ব্যাংকের অফিস খোলা থাকবে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। আর শেয়ারবাজারে লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত। রবিবার ১০ জুলাই দেশে উদযাপিত হয়েছে পবিত্র ঈদুল আজহা। ঈদ উপলক্ষে ৯ ১০ ও ১১ জুলাই শনিবার রবিবার ও সোমবার সরকারি সাধারণ ছুটি। ঈদের ছুটির আগের দিন ছিল শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি। বৃহস্পতিবার ছিল ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস। সেই হিসাবে টানা চার দিন ঈদের ছুটি শেষে মঙ্গলবার অফিস পাড়ায় যোগ দেবেন কর্মজীবীরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/670.csv b/Bangla_fin_news_articles/670.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..32e6f5a6c6d158976f18b69026a207cdc59c11c3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/670.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +670,সিটি ব্যাংক ও বিকাশ যৌথভাবে চালু করলো দেশের প্রথম ডিজিটাল ন্যানো লোন,2021-12-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বছরব্যাপী পাইলট প্রকল্প সফলভাবে শেষ করার পর দেশে প্রথমবারের মতো জামানতবিহীন ইনস্ট্যান্ট ডিজিটাল ন্যানো লোন নিয়ে এলো সিটি ব্যাংক। মেবাইলে আর্থিক লেনদেন সেবা বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে এই ঋণ পাবেন বিকাশ গ্রাহকেরা। এই ঋণের আওতায় ঋণ প্রাপ্তির যোগ্যতা সাপেক্ষে গ্রাহক তাৎক্ষণিকভাবে বিকাশ অ্যাকাউন্টে ৫০০ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত সিটি ব্যাংকের জামানতবিহীন ডিজিটাল ন্যানো লোন পাবেন। বার্ষিক ৯ ইন্টারেস্টে ৩টি মাসিক ইনস্টলমেন্টে বিকাশ অ্যাপ থেকেই ঋণ পরিশোধও করতে পারবেন ঋণগ্রহীতারা। বুধবার রাজধানীর বনানীতে অবস্থিত হোটেল শেরাটনে এই ডিজিটাল ঋণ সেবা কার্যক্রম উদ্বোধন করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আবু ফরাহ মোঃ নাছের ও সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার। সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন এবং বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর সিটি ব্যাংকের ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেসএর প্রধান মোঃ জাফরুল হাসান বিকাশএর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা। অনুষ্ঠানে জানানো হয় বিকাশের মাধ্যমে গ্রহণ ও পরিশোধযোগ্য সিটি ব্যাংকের এই জামানতবিহীন ইনস্ট্যান্ট ডিজিটাল ন্যানো লোন দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে একটি যুগান্তকারী সংযোজন। এর ফলে ব্যাংকিং সেবার বাইরে থাকা একটি বিশাল জনগোষ্ঠী কাগজবিহীন ডিজিটাল পদ্ধতিতে ঋণ প্রাপ্তির যোগ্যতা বিবেচনায় তাৎক্ষণিক ঋণ পাওয়ার সুযোগ পেলেন। যেকোনো স্থান থেকে যেকোনো সময় মোবাইল অ্যাপ দিয়েই একটি প্রতিষ্ঠিত বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছে ঋণের আবেদন করা এবং মোবাইল অ্যাপেই ঋণ পাওয়া অপেক্ষাকৃত কম ইন্টারেস্টে ঋণ পরিশোধ ও ঋণ সম্পর্কিত তথ্য পাওয়ার সুযোগ গ্রাহককে সত্যিকার অর্থেই আর্থিক লেনদেনে আরো স্বাধীনতা ও সক্ষমতা এনে দিলো। এই উদ্যোগ বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ ভিশন বাস্তবায়নের পথেও একটি মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে। গ্রাহকের বিকাশ লেনদেন এবং সিটি ব্যাংকের ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট পলিসির উপর ভিত্তি করে ঋণ পাওয়ার উপযুক্ততা এবং ঋণের পরিমান নির্ধারিত হবে। ডিজিটাল ন্যানো লোন চালু উপলক্ষে সিটি ব্যাংক ঋণগ্রহীতাদের কাছে থেকে পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত কোনো প্রসেসিং ফি নেবে না। প্রযুক্তি সহায়তায় সিটি ব্যাংকের ডিজিটাল ন্যানো লোনের ক্ষেত্রে দৈনিক হারে ইন্টারেস্ট নির্ধারিত হবে। ফলে একজন ঋণগ্রহীতা মেয়াদ পূর্তির আগেও ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন এবং সেক্ষেত্রে তাকে শুধুমাত্র সেই কদিনের জন্যই সুদ বহন করতে হবে। অগ্রীম নিষ্পত্তির জন্যও কোনো বাড়তি খরচ হবে না। ঋণগ্রহীতাদের নোটিফিকেশনএর মাধ্যমে ঋণ পরিশোধের নির্দিষ্ট তারিখ জানিয়ে দেওয়া হবে। সিটি ব্যাংকের ডিজিটাল ন্যানো লোনএর মতো উদ্ভাবনী সেবা আনার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে বিকাশ ও এর কৌশলগত অংশীদার অ্যান্ট গ্রুপ। ঋণ নেয়ার জন্য উপযোগী গ্রাহককে তাদের বিকাশ অ্যাপের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লোন আইকনে ট্যাপ করতে হবে। পরবর্তী ধাপে সিটি ব্যাংক অনুমোদিত সীমার মধ্যে কাঙ্খিত ঋণের পরিমাণ লিখতে হবে এবং শর্তাবলীতে সম্মতি দিতে হবে। এরপর বিকাশ পিন দিলে সাথে সাথেইঅবশ্যই ঋণপ্রাপ্তির যোগ্যতাসাপেক্ষেবিকাশ অ্যাকাউন্টে ঋণের টাকা পেয়ে যাবেন গ্রাহক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/671.csv b/Bangla_fin_news_articles/671.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9ee511d680c54f19082e6d912ffeb794e25f5044 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/671.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +671,ওয়ালটন পণ্যে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় ৫০ হাজার ফ্রি পণ্য,2021-12-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিজয়ের ৫০ বছর উদযাপন করছে বাংলাদেশ। এ মাহেন্দ্রক্ষণ সামনে রেখে শুরু হলো ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন১৩। ক্যাম্পেইনের আওতায় দেশের যে কোনো ওয়ালটন প্লাজা পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইন ইপ্লাজা থেকে ফ্রিজ টিভি এসি ওয়াশিং মেশিন ওভেন ব্লেন্ডার গ্যাস স্টোভ রাইস কুকার ও ফ্যান কিনে ক্রেতারা পেতে পারেন ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট। থাকছে ৫০ হাজার ফ্রি পণ্য। ১৬ ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত এসব সুবিধা পাবেন গ্রাহক। বুধবার ১৫ ডিসেম্বর ২০২১ ঢাকায় ওয়ালটন করপোরেট অফিসে আয়োজিত ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন ১৩ এর ডিক্লারেশন প্রোগ্রামে এ ঘোষণা দেয়া হয়। এতে জানানো হয় ক্যাম্পেইনের আওতায় বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তিতে ৫০শে ৫০ শীর্ষক এই ক্রেতাসুবিধার ঘোষণা দিলো ওয়ালটন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার ইভা রিজওয়ানা নিলু ও হুমায়ূন কবীর ওয়ালটন প্লাজা ট্রেডস এর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মোহাম্মদ রায়হান হেড অব বিজনেস ইন্টেলিজেন্স আরিফুল আম্বিয়া চিফ মার্কেটিং অফিসার সিএমও ফিরোজ আলম ওয়ালটন এসির চিফ বিজনেস অফিসার সিবিও তানভীর রহমান রেফ্রিজারেটর সিবিও প্রকৌশলী আনিসুর রহমান মল্লিক টিভির সিবিও প্রকৌশলী মোস্তফা নাহিদ হোসেন হোম অ্যাপ্লায়েন্সের সিবিও আল ইমরান কম্প্রেসরের সিবিও রবিউল আলম চিফ অব ব্র্যান্ড ডেভেলপমেন্ট আমিন খান সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ড. সাখাওয়াৎ হোসেন এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মনিরুল ইসলাম মনা শাহজাদা সেলিম মিডিয়া উপদেষ্টা এনায়েত ফেরদৌস ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের প্রধান সমন্বয়ক নাজমুল হোসাইন ইভান প্রমুখ। অনুষ্ঠানে জানানো হয় অনলাইন অটোমেশনের আওতায় গ্রাহকদের আরো দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে সারা দেশে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে ওয়ালটন। ইতোমধ্যে সফলভাবে ক্যাম্পেইনের ১২টি সিজন সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিটি সিজনেই গ্রাহকের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া মিলেছে। এরই প্রেক্ষিতে এবার বিজয়ের ৫০ বছর উপলক্ষ্যে ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের সিজন ১৩ শুরু করলো ওয়ালটন। ক্যাম্পেইন চলাকালে দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইনে ইপ্লাজা থেকে ফ্রিজ টিভি এসি ওয়াশিং মেশিন ওভেন ব্লেন্ডার গ্যাস স্টোভ রাইস কুকার ও ফ্যান কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করবেন। এরপর ওয়ালটনের কাছ থেকে ফিরতি এসএমএসএর মাধ্যমে ডিসকাউন্টের পরিমাণ জানতে পারবেন। এক্ষেত্রে পণ্যভেদে একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট পেতে পারেন। এছাড়া থাকছে প্রতিদিন ৫০টি ফ্রি ফ্রিজসহ পুরো ক্যাম্পেইনে ৫০ হাজার ফ্রি পণ্য পাওয়ার সুযোগ। কর্তৃপক্ষ জানায় ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতিতে ক্রেতার নাম মোবাইল নম্বর এবং বিক্রি করা পণ্যের মডেল নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য ওয়ালটনের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে ফেললেও দেশের যেকোনো ওয়ালটন সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত সেবা পাচ্ছেন গ্রাহক। অন্যদিকে সার্ভিস সেন্টারের প্রতিনিধিরাও গ্রাহকের ফিডব্যাক জানতে পারছেন। এ কার্যক্রমে ক্রেতাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে ক্যাম্পেইনের আওতায় কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত ক্যাশব্যাক অসংখ্য ফ্রি পণ্যসহ আকর্ষণীয় সুযোগ দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/672.csv b/Bangla_fin_news_articles/672.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c459df2302f85f45bbd4eeae29875eaae721b96a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/672.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +672,‘বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যকার পিটিএ স্বাক্ষর চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে’,2021-12-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ জানান ২০২৬ সালে বাংলাদেশ ও নেপালের এলডিসি হতে উত্তোরণ ঘটবে। এমতাবস্হায় দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি পিটিএ স্বাক্ষরের বিষয়টি বর্তমানে চূড়ান্ত পর্যায়ের রয়েছে। নেপাল সরকারের অনুমোদন পেলে শিগগিরই তা আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষর হবে। বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যকার বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ সম্ভাবনা শীর্ষক ডায়ালগে তিনি এ তথ্য জানান। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা চেম্বার মিলয়ানতনে অনুষ্ঠিত এই সংলাপে বাণিজ্য সচিব প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন। দি কনফেডারেশন অব নেপালিজ ইন্ডাস্ট্রিজের সিএনআই সভাপতি বিষ্ণু কুমার আগারওয়ালের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সফররত ১৩ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের সম্মানে ডিসিসিআই উক্ত ডায়ালগের আয়োজন করেন। বাণিজ্য সচিব জানান বাংলাদেশের ভোক্তাশ্রেণির সংখ্যা অত্যন্ত বেশি এবং বিশেষ করে ভোগ্যপণ্য উৎপাদন খাতে নেপালের উদ্যোক্তাবৃন্দ এদেশে বিনিয়োগ করতে পারে। প্রতিনিধিদলকে স্বাগত জানিয়ে ঢাকা চেম্বারের সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন ২০২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশ ও নেপালের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ৭ কোটি ৩৪ লাখ ডলার ৬২৪ কোটি টাকা যেখানে বাংলাদেশের আমদানিরপ্তানির পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৪৮ লাখ এবং ৬ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক ওষুধ কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ পাটপণ্য লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং প্রভৃতি খাত বিদেশি উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের জন্য অত্যন্ত সম্ভাবনাময় উল্লেখ করে নেপালের প্রতিনিধিদলকে এসব খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। বিষ্ণু কুমার আগারওয়াল বলেন তার দেশ সেবা খাত নির্ভর অর্থনীতি হতে উত্পাদন খাত নির্ভর অর্থনীতির দিকে ধাবিত হচ্ছে এবং বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের কৃষি শিক্ষা স্বাস্হ্য বিদু্যত্জ্বালানি অবকাঠামো ম্যানুফেকচারিং তথ্যপ্রযুক্তি প্রভৃতি খাতে নেপালে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে তিনি ঢাকা চেম্বার হতে নেপালে প্রতিনিধিদল প্রেরণের আহ্বান জানান। সিএনআইএর সহসভাপতি নির্ভানা চৌধুরী জানান তার প্রতিষ্ঠান চৌধুরী গ্রুপ ইতোমধ্যে বাংলাদেশে ভোগ্যপণ্য খাতে বিনিয়োগ করেছে এবং বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশকে একটি উৎকৃষ্ট গন্তব্যস্হল হিসেবে আখ্যায়িত করেন। বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপাল দূতাবাসের চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স কুমার রায় বলেন দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক দিক থেকে বেশ শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে এবং দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে তিনি দুদেশের বেসরকারি খাতে উদ্যোক্তাদের একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান। সমুদ্র অর্থনীতি এবং হাইটেক শিল্প উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকার গৃহীত সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক বলে অভিহিত করে রাষ্ট্রদূত আশা প্রকাশ করেন যে বাংলাদেশ শিগগিরই এ পরিকল্পনার সুফল ভোগ করবে। অনুষ্ঠানে ঢাকা চেম্বার এবং কনফেডারেশন অব নেপালিজ ইন্ডাস্ট্রিজ সিএনআইএর মধ্যকার সহযোগিতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয় যেখানে ডিসিসিআই সভাপতি রিজওয়ান রাহমান এবং সিএনআইর সভাপতি বিষ্ণু কুমার আগারওয়াল নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সহযোগিতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। সভায় ডিসিসিআই ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি এন কে এ মবিন এফসিএস এফসিএ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। এছাড়াও ডিসিসিআই সহসভাপতি মনোয়ার হোসেন এবং পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/673.csv b/Bangla_fin_news_articles/673.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dc4e7c088f60ba8d10e6b040f7770dd3081d3eaa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/673.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +673,পোশাক শ্রমিকদের জন্য স্বাস্থ্যবিমা চালু করবে বিজিএমইএ,2021-12-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৈরি পোশাক শিল্প খাতের শ্রমিকের জন্য স্বাস্থ্যবিমার ব্যবস্থা করছে এ খাতের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ। প্রাথমিকভাবে ১ লাখ শ্রমিককে দিয়ে এই বিমা কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে সব শ্রমিককে এই সুবিধার আওতায় আনা হবে। পোশাক শ্রমিকদের জন্য মাসিক স্বাস্থ্যবিধি ব্যবস্থাপনা এমএইচএম বিষয়ক প্রকল্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানিয়েছেন বিজিএমইএ সহসভাপতি শহিদুল্লাহ আজিম। সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ফ্রান্সভিত্তিক ক্রেতা প্রতিষ্ঠান ওশানের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ওশান ফাউন্ডেশন নেদারল্যান্ডসভিত্তিক উন্নয়ন সংস্থা এসএনভি ও স্হানীয় উন্নয়ন সংস্হা ফুলকি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। কীভাবে সব শ্রমিকের জন্য স্বাস্হ্যবিমা নিশ্চিত করা হবেএ বিষয়ে শহিদুল্লাহ আজিম বলেন মাসে মাত্র ১৩ টাকা কিস্তির মাধ্যমে সারা বছরের চিকিত্সা পাবেন শ্রমিকরা। এর মধ্যে অর্ধেক অর্থাৎ সাড়ে ছয় টাকা কারখানা কর্তৃপক্ষ এবং বাকি সাড়ে ছয় টাকা দেবেন শ্রমিকরা। খুব শিগ্গিরই পরীক্ষামূলক এই বিমা কার্যক্রম শুরু হবে। বাংলাদেশে ওশানের কমপ্লায়েন্স ম্যানেজার সাইফুল আলম মল্লিক বলেন বাংলাদেশ থেকে পোশাক নেওয়ার ক্ষেত্রে মুনাফাই ক্রেতাদের প্রধান লক্ষ্য নয়। বরং এই প্রক্রিয়া টেকসই করাই প্রধান লক্ষ্য। শ্রমিকদের স্থায়ী কল্যাণের জন্য ব্র্যান্ড ক্রেতা মালিক শ্রমিক ও সরকারের সমন্বয়ে একটি ফোরাম গঠনের প্রস্তাব করেন তিনি। অনুষ্ঠানে এসএনভির টিম লিডার ফারাহদিবা রাহাত খান বলেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চলার কারণে শ্রমিকরা প্রায়ই অসুস্থ হচ্ছেন। এতে কারখানায় অনুপস্থিতি বেড়ে উত্পাদনশীলতা কমে। ফুলকির নির্বাহী পরিচালক সুরাইয়া হক জানান গবেষণায় তারা দেখেছেন শ্রমিকদের স্বাস্থ্যবিধির পেছনে মাত্র এক টাকা বিনিয়োগে ১৩ টাকা বেশি মুনাফা করা সম্ভব। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন শ্রমসচিব এহছানে এলাহী পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর নুরুন নাহার বেগম শ্রমিক নেতা সিরাজুল ইসলাম রনি প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/674.csv b/Bangla_fin_news_articles/674.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2b880e5e8ea5b60dd78029ac8dac0f2df4c4613d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/674.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +674,কমলো স্বর্ণের দাম,2021-12-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রতি ভরিতে এক হাজার ১৬৬ টাকা কমিয়ে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। ফলে দেশের বাজারে ভালো মানের সোনা প্রতি ভরির দাম কমে দাঁড়াচ্ছে ৭৩ হাজার ১৩৩ টাকা। মঙ্গলবার ১৪ ডিসেম্বর রাত সোয়া ১১টার দিকে বাজুসের সভাপতি এনামুল হক খান ও সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। বিজ্ঞপ্তিতে নতুন এ দর আজ বুধবার ১৫ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস জানিয়েছে করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের প্রার্দুভাব ও বিশ্ব অর্থনীতির নানা জটিল সমীকরণে মধ্যে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম কিছুটা নিম্নমুখী। দেশিয় বুলিয়ন মার্কেটেও পাকা স্বর্ণের দাম নিম্নমুখী। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এনে বাজুসের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বুধবার থেকে দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম ভরি ১১.৬৬৪ গ্রাম প্রতি এক হাজার ১৬৬ টাকা কমানো হলো। তবে রূপার দাম অপরিবর্তিত থাকবে। নতুন দাম অনুযায়ী ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেট মানের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ১৬৬ টাকা কমিয়ে ৭৩ হাজার ১৬৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের স্বর্ণ ৬৯ হাজার ৯৮৪ টাকা ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণ ৬১ হাজার ২৩৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০ হাজার ৯১৩ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/675.csv b/Bangla_fin_news_articles/675.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..21e392cb6cdeca03bc90ffef7f86a11ed7718c95 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/675.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +675,বাড়ছে আমদানিরপ্তানি গতি ফিরছে রাজস্ব আদায়ে,2021-12-15,আলাউদ্দিন চৌধুরী,করোনার ধাক্কা কাটিয়ে রাজস্ব আদায়ে গতি ফিরছে। আমদানি রপ্তানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকারের রাজস্ব আদায়ও বেড়েছে। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে অর্থাৎ জুলাই থেকে নভেম্বর সময়ে রাজস্ব আদায়ে ১৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। এই সময়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর আদায় করেছে ১ লাখ ২৬৭ কোটি টাকা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে রাজস্ব আদায় হয় ৮৭ হাজার ১৯৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় এবার ১৩ হাজার ৭৩ কোটি টাকা বেশি রাজস্ব আদায় করেছে এনবিআর। জুলাইনভেম্বর সময়ে সবচেয়ে রাজস্ব আদায় হয় মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট থেকে ৩৬ হাজার ৬০৫ কোটি। ভ্যাট আদায়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ। বিশ্লেষকদের মতে ভ্যাট আদায় সরাসরি ভোক্তার সঙ্গে সম্পৃক্ত। ভ্যাট আদায় বৃদ্ধির অর্থ হচ্ছে ভোক্তা ব্যয়ও বেড়েছে। করোনার প্রভাব কাটিয়ে ভোক্তা পর্যায়ে ব্যয় বেড়েছে অর্থাত্ অর্থনীতির চাকা ঘুরছে। তবে রাজস্ব আদায় বাড়লেও লক্ষ্যমাত্রা থেকে পিছিয়ে রয়েছে এনবিআর। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ১৩ হাজার ৯৮ কোটি টাকা পিছিয়ে রয়েছে। এ সময়ে ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল। রাজস্ব আদায় সংশ্লিষ্টরা বলছেন করোনার প্রভাব কমে আসার ফলে দেশের ব্যবসাবাণিজ্যে গতি বাড়ছে। পাশাপাশি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মনিটরিং ব্যবস্থাও জোরদার করা হচ্ছে। অটোমেশনের কারণে রাজস্ব আদায়ে গতি বেড়েছে। এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী এই পাঁচ মাসে রাজস্ব আদায়ে সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে আমদানিরফতানি শুল্ক খাত থেকে। আমদানিরফতানির শুল্ক খাত থেকে আদায় হয়েছে ৩৩ হাজার ৯৬৪ কোটি ৮২ লাখ টাকা। এ খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। এনবিআরের সাময়িক হিসাব অনুযায়ী ২০২১২২ অর্থবছরের পাঁচ মাসে জুলাইনভেম্বর আয়কর থেকে আদায় হয়েছে ২৯ হাজার ৬৯৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। আয়কর থেকে রাজস্ব আদায় প্রবৃদ্ধি ১৪ শতাংশ। ... মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলছে জানুয়ারিতে ... মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলছে জানুয়ারিতে ...মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলছে জানুয়ারিতে দেশে করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর সবকিছু বন্ধ থাকায় গত বছরের এপ্রিল থেকে বেশ কয়েক মাস রাজস্ব স্থবির হয়ে পড়ে। গত বছরের জুলাই মাস থেকে রাজস্ব আদায় কিছুটা স্বাভাবিক হতে শুরু করে। চলতি অর্থবছরের শুরুতে আগের ধারায় রাজস্ব পেতে শুরু করে এনবিআর। করোনার প্রথম ধাপে ২০১৯২০ অর্থবছর রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক বা নেতিবাচক ছিল। দেশে রাজস্ব আদায়ে এমন পরিস্থিতি কখনো দেখা যায়নি। সেই অবস্থা থেকে এবছর ঘুরে দাঁড়াচ্ছে এনবিআর। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী করোনা পরিস্থিতি উন্নতির ফলে অভ্যন্তরীণ চাহিদা চাঙা হওয়ায় আমদানির চাহিদা বেড়েছে। এ কারণে আমদানি শুল্ক বাড়ছে। এছাড়া আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে আদায়ে ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে। সাধারণত আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বাড়লে আমদানি শুল্ক বাড়ে। কারণ তখন বেশি দামের ওপর ভিত্তি করে পণ্যের শুল্কায়ন করা হয়। ... মধ্যপ্রাচ্য থেকে ৫ মাসে প্রবাসী আয় ৪০ হাজার কোটি টাকা ... মধ্যপ্রাচ্য থেকে ৫ মাসে প্রবাসী আয় ৪০ হাজার কোটি টাকা ...মধ্যপ্রাচ্য থেকে ৫ মাসে প্রবাসী আয় ৪০ হাজার কোটি টাকা রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি তথ্যানুযায়ী চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে জুলাইনভেম্বর ১ হাজার ৯৭৯ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয় দেশীয় মুদ্রায় যা ১ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বেশি। এই আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৪ দশমিক ২৯ শতাংশ বেশি। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসায় আমদানি ও রপ্তানি দুটোই বাড়ছে। তবে রপ্তানির তুলনায় আমদানি বাড়ছে দ্রুত। সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে জুলাইঅক্টোবর ২ হাজার ৩৯০ কোটি ডলারের বিভিন্ন পণ্য আমদানি করেছে বাংলাদেশ। এই অঙ্ক গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৫১ দশমিক ৪২ শতাংশ বেশি। আমদানিরপ্তানি বেড়ে যাওয়ায় পণ্যের শুল্ক আদায়ও বেড়েছে যার প্রভাব সার্বিক রাজস্ব আদায়ে পড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/676.csv b/Bangla_fin_news_articles/676.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..83905be2124335c9e52055743c5bfd0c9a642583 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/676.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +676,শেয়ারবাজারে দরপতন অব্যাহত,2021-12-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস গতকাল মঙ্গলবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের পতন হয়েছে। এর মাধ্যমে চলতি সপ্তাহের তিন কার্যদিবসেই শেয়ারবাজারে দরপতন হলো। গতকাল শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরুর ১২ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ২৮ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের শুরুতে সূচকের বড় উত্থান হলেও শেষ পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকেনি। বেলা সাড়ে ১১টার পর থেকে একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমতে থাকে যা অব্যাহত থাকে লেনদেনের শেষ পর্যন্ত। ফলে সূচকের বড় পতন দিয়ে দিনের লেনদেন শেষ হয়। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৪৪ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৮৩৭ পয়েন্টে নেমেছে। এর মাধ্যমে সপ্তাহের প্রথম তিন কার্যদিবসেই ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক হারিয়েছে ১৪৬ পয়েন্ট। ... লেনদেন নেমেছে আট মাস আগের অবস্থানে ... লেনদেন নেমেছে আট মাস আগের অবস্থানে ...লেনদেন নেমেছে আট মাস আগের অবস্থানে প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি পতন হয়েছে অন্য দুই সূচকের। এর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১৬ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৫৬৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৮০ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৬৯৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ৩৮৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ওয়ান ব্যাংকের শেয়ার। কোম্পানিটির ১২৪ কোটি ৯১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ফরচুন সুজের ৮৪ কোটি ২৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৫৯ কোটি ১৪ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেজিনেক্স ইনফোসিস জিএসপি ফাইন্যান্সের ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স অলিম্পিক সোনালি পেপার সাইফ পাওয়ার এবং সেনা কল্যাণ ইনসিওরেন্স। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১০৪ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৭০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭১টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৭৫টির এবং ২৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/677.csv b/Bangla_fin_news_articles/677.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ad9727e1c54a07b6a7d7cb0523194455082dad48 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/677.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +677,লেনদেন নেমেছে আট মাস আগের অবস্থানে,2021-12-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগের কার্যদিবসের মতো গতকাল সোমবারও পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। গতকাল শেয়ারবাজারের সব সূচক কমেছে। একই সঙ্গে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন কমে আট মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম হয়েছে। অর্থাত্ লেনদেনের দিক থেকে আট মাস আগের অবস্হানে নেমে গেছে ডিএসই।জানা গেছে ডিএসইতে গতকাল ৬৯৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা সাত মাস ২৫ দিন বা ১৫৬ কার্যদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে চলতি বছরের ১৮ এপ্রিল আজকের চেয়ে কম লেনদেন হয়েছে। ঐদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৬০২ কোটি টাকার।গতকাল প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪৩ দশমিক ৩২ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৫৫ শতাংশ কমে ৬ হাজার ৮৮২ দশমিক ০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৭ দশমিক ০৮ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৪৮ শতাংশ এবং ডিএসই৩০ সূচক ১৮ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৭২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১৪৬০ দশমিক ৩১ পয়েন্ট এবং ২ হাজার ৫৮৫ দশমিক ৩২ পয়েন্টে।ডিএসইতে গতকাল ৩৭৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০১টির বা ২৬ দশমিক ৭৯ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। দর কমেছে ২২৮টির বা ৬০ দশমিক ৪৮ শতাংশের এবং ৪৮টি বা ১২ দশমিক ৭৩ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই গতকাল ১০২ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৫০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ১৬৩ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে। গতকাল সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৭৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ারদর বেড়েছে ৮৬টির কমেছে ১৫৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির দর। আজ সিএসইতে ৩৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/678.csv b/Bangla_fin_news_articles/678.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ab100535be0240568df07bbd61434fe26027518c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/678.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +678,মধ্যপ্রাচ্য থেকে ৫ মাসে প্রবাসী আয় ৪০ হাজার কোটি টাকা,2021-12-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ সূচক প্রবাসী আয়ের সিংহভাগ আসে মধ্যপ্রাচ্য থেকে। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে জুলাইনভেম্বর ব্যাংকিং চ্যানেলে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬৬ কোটি ৯৩ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ৮০ পয়সা ধরে যার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকার বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।তথ্য বলছে চলতি ২০২১২২ অর্থবছরে জুলাইনভেম্বর প্রথম পাঁচ মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে ৮৬০ কোটি ৮৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এর মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে থাকা প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ৪৬৬ কোটি ৯৩ লাখ ডলার যা মোট আহরিত রেমিট্যান্সের ৫৪ দশমিক ২৪ শতাংশ। আর বিশ্বের অন্য দেশগুলো থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৯৩ কোটি ৯৬ লাখ ডলার।বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী চলতি অর্থবছরে প্রবাসী আয় পাঠানোর শীর্ষে থাকা ১০ দেশের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য কুয়েত আরব আমিরাত কাতার মালয়েশিয়া ওমান ইতালি ও বাহরাইন।তথ্য বলছে চলতি অর্থবছরে প্রবাসী আয় পাঠানোর শীর্ষে থাকা ১০ দেশের মধ্যে ছয়টি হলো মধ্যপ্রাচ্যের দেশ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে সৌদি আরব থেকে। চলতি অর্থবছরের পাঁচ মাসে দেশটি থেকে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ২০৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার যা মোট আহরিত রেমিট্যান্সের প্রায় ১৯ শতাংশ।দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর দ্বিতীয় অবস্থানে আছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্র। অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে দেশটি থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ১৪২ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। প্রবাসী আয়ে তৃতীয় শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাজ্য। দেশটি থেকে এসেছে ৭৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার। চতুর্থ অবস্থানে থাকা কুয়েত থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৭০ কোটি ডলার। পঞ্চম অবস্থানে আছে মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ইউএই। দেশটি থেকে এসেছে ৬৯ কোটি ৪৮ লাখ ডলার। কাতার থেকে এসেছে ৫৬ কোটি ৯০ লাখ ডলার মালয়েশিয়া থেকে ৪৪ কোটি ডলার ওমান থেকে ৪২ কোটি ডলার ইতালি থেকে ৪১ কোটি ৫৭ লাখ ডলার এবং বাহরাইন থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ২২ কোটি ডলার।বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে তথ্য বলছে সদ্যসমাপ্ত নভেম্বর মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে ১৫৫ কোটি ৩৭ লাখ ১.৫৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। প্রবাসী আয়ের এ অঙ্ক গত বছরের নভেম্বরের চেয়ে ২৫ শতাংশ বা ৫২ কোটি ৫০ লাখ টাকা কম। গত বছরের নভেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২০৭ কোটি ৮৭ লাখ ডলার। শুধু তাই নয় নভেম্বরের রেমিট্যান্সের এ পরিমাণ গত ১৮ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ২০২০ সালের মে মাসের দেশে ১৫০ কোটি ডলার সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স এসেছিল।প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী চলতি ২০২১২২ অর্থবছরে প্রথম পাঁচ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ৮৬০ কোটি ৮৮ লাখ ডলার যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ২১ শতাংশ কম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/679.csv b/Bangla_fin_news_articles/679.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9f4cf00bf7eff4d2b828b60ccc589713fdc5ebc7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/679.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +679,সয়াবিনের নামে কী খাচ্ছি,2021-12-12,মুন্না রায়হান,এক সময় দেশে রান্নায় একচেটিয়া দাপট ছিল সরিষার তেলের। সেই জায়গা এখন নিয়েছে সয়াবিন। রান্না থেকে শুরু করে যেকোন খাবার তৈরিতে ভোজ্যতেল ব্যবহারে প্রথম পছন্দ এখন সয়াবিন তেল। কিন্তু দেশে প্রতি বছর যে পরিমান সয়াবিন তেল আমদানি হয় পামঅয়েল আমদানি হয় তার প্রায় দ্বিগুণ। এই বিপুল পরিমান পামঅয়েল যাচ্ছে কোথায় নাকি ভোক্তারা বেশি দাম দিয়ে সয়াবিনের নামে পামঅয়েল কিনে প্রতারিত হচ্ছেন এ প্রশ্ন সংশ্লিষ্টদের চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ও আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত মোট ২১ লাখ ১৬ হাজার টন ভোজ্যতেল আমদানি করা হয়েছে। এরমধ্যে সয়াবিন তেল ৬ লাখ ৭৩ হাজার টন পামঅয়েল ১২ লক্ষ ৬১ হাজার টন সরিষার তেল ১ লাখ ৮২ হাজার টন আমদানি করা হয়েছে। এছাড়া আমদানিকৃত সয়াবীজ থেকে স্থানীয়ভাবে ৩ লাখ ২৬ হাজার টন সয়াবিন তেল উৎপাদন করা হয়েছে। এই উৎপাদিত সয়াবিনের বড় অংশই পশুখাদ্য তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয়। তবে শুধু চলতি বছরই নয় গত ৫ বছরের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে সয়াবিনের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ পরিমানে পামঅয়েল আমদানি হয়েছে। ২০২০ সালে মোট ২৩ লাখ ৫ হাজার টন ভোজ্যতেল আমদানি হয়েছে। এরমধ্যে সয়াবিন তেল ৮ লাখ ৩২ হাজার টন পামঅয়েল ১৩ লাখ ১২ হাজার টন সরিষা ১ লাখ ৬১ হাজার টন তেল আমদানি করা হয়েছে। এছাড়া আমদানিকৃত সয়াবীজ থেকে স্থানীয়ভাবে ৩ লাখ ৮৪ হাজার টন তেল উৎপাদন করা হয়েছে। ২০১৯ সালে মোট ২৪ লাখ ৩০ হাজার টন ভোজ্যতেল আমদানি হয়েছে। এরমধ্যে সয়াবিন তেল ৮ লাখ ১৩ হাজার টন পামঅয়েল ১৫ লাখ টন সরিষার তেল ১ লাখ ১৭ হাজার টন আমদানি করা হয়েছে। এছাড়া আমরাদানি করা সয়াবীজ থেকে স্থানীয়ভাবে ৩ লাখ ৪০ হাজার টন তেল উৎপাদন করা হয়েছে। ২০১৮ সালে মোট ২৬ লাখ ৬২ হাজার টন ভোজ্যতেল আমদানি করা হয়েছে। এরমধ্যে সয়াবিন তেল ৯ লাখ ৩১ হাজার টন পামঅয়েল ১৭ লাখ টন সরিষার তেল ৩১ হাজার টন আমদানি করা হয়েছে। এছাড়া সয়াবীজ থেকে স্থানীয়ভাবে ২ লাখ ৬ হাজার টন তেল উৎপাদন করা হয়েছে। ২০১৭ সালে মোট ২৬ লাখ ৩৮ হাজার টন ভোজ্যতেল আমদানি করা হয়েছে। এরমধ্যে সয়াবিন ৮ লাখ ৯৭ হাজার টন পামঅয়েল ১৭ লাখ টন ও সরিষার তেল ৪১ হাজার টন আমদানি করা হয়েছে। এছাড়া আমদানিকৃত সয়াবীজ থেকে স্থানীয়ভাবে ২ লাখ ৭ হাজার টন সয়াবিন তেল উৎপাদন করা হয়েছে। তাহলে দেখা যাচ্ছে গত কয়েক বছর ধরেই সয়াবিনের চেয়ে প্রায় দ্বিগুন পরিমানে পামঅয়েল আমদানি হচ্ছে। মালয়েশিয়ান পামওয়েল কাউন্সিলের এমপিওসি তথ্য অনুযায়ী দেশে উদ্ভিদজাত চর্বি বা বনস্পতি শিল্পে বছরে চার লাখ ৫০ হাজার টন খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পে দুই লাখ টন হোটেল রেস্তোরাঁ ফাস্ট ফুড ইত্যাদিতে দুই লাখ টন পাম তেল ব্যবহার হচ্ছে। আর রান্নায় ব্যবহার হয় সাত লাখ টন পামঅয়েল। কিন্তু রান্নায়তো দেশের মানুষের প্রথম পছন্দ সয়াবিন তেল। এ ব্যাপারে এক ধরনের প্রচারণাও রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলেছেন বর্তমানে খুচরা বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা ও খোলা পামঅয়েল ১২৫ থেকে ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ লিটারে ১৫ টাকা বেশি। তাই অধিক মুনাফার লোভে তুলনামূলক কম দামের পামঅয়েলকে সয়াবিন বলে বিক্রি করছে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী। এমপিওসি প্রায় দুই দশক আগে এ ব্যাপারে বাংলাদেশে একটি গবেষণা করেছিল। সেসময় আজকের মতো সয়াবিন তেল এতটা জনপ্রিয় হয়নি। তখনই সয়াবিনের নামে বেশি দাম দিয়ে পামঅয়েল কিনে ভোক্তারা প্রতি মাসে ২৮ থেকে ৩০ কোটি টাকা প্রতারিত হচ্ছেন বলে গবেষণায় তুলে ধরা হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে বর্তমানে দুই দশকের আগের তুলনায় কয়েক গুণ বেশি ভোজ্যতেল আমদানি হচ্ছে। সয়াবিনের আমদানি যেমন বেড়েছে সেইসাথে বেড়েছে পামঅয়েলের আমদানিও। এ হিসেবে বর্তমানে ভোক্তারা সয়াবিনের নামে বেশি দামে পামঅয়েল কিনে প্রতি মাসে একশ থেকে দেড়শ কোটি টাকার বেশি দিতে হচ্ছে। আর বছরে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা প্রতারিত হচ্ছেন। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন মূলত খোলা সয়াবিন পামঅয়েল কেনার ক্ষেত্রে ভোক্তারা বেশি প্রতারিত হচ্ছেন। কারণ সাধারণ মানুষ খোলা সয়াবিন ও পামঅয়েলে মধ্যে পার্থক্য করতে পারেন না। আর এই সুযোগটাই নেন এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী। এ প্রসঙ্গে ভোজ্যতেল বিশেষজ্ঞ ও মালয়েশিয়ান পামওয়েল কাউন্সিলের সাবেক রিজিওনাল ম্যানেজার বাংলাদেশ ও নেপাল এ. কে. এম. ফখরুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন পামঅয়েলের গুণগত মান অনেক ভালো। দামেও সয়াবিনের চেয়ে কম। আর গ্রামাঞ্চলের বিক্রেতারা বেশি এই সুযোগটা নেয়। তবে তেলের সঙ্গে অন্য কিছু মেশানো যায় না। তেলের সাথে শুধু তেলই মেশানো যায়। বর্তমানে বাজারে চাহিদার ৩০ শতাংশ ভোজ্যতেল বোতলজাত করে বিক্রি করা হয়। বাকিটা খোলা বিক্রি করা হয়। ভোক্তাদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করা কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ক্যাবর সহসভাপতি এফ. এম নাজির হোসেইন গতকাল ইত্তেফাককে জানান বেশি দাম দিয়ে সয়াবিনের নামে পামঅয়েল কিনে দীর্ঘদিন ধরেই ভোক্তারা প্রতারিত হচ্ছেন। এ ব্যাপারে আমরা সরকারের নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলেছি। তাদের বলেছি বোতল বা প্যাকেটজাত ভোজ্যতেলের বাইরে কোন তেল বিক্রি করা যাবে না। সয়াবিন কিংবা পামঅয়েল যে তেলই হোক তা প্যাকেট করে বিক্রি করতে হবে। তিনি বলেন এতে ভোক্তাদের প্রতারিত হওয়ার সুযোগ কমে আসবে। কারণ ভোক্তারা জানবেন তিনি সয়াবিন কিনছেন নাকি পামঅয়েল কিনছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/68.csv b/Bangla_fin_news_articles/68.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ec0f9f463f29e53515cf9e552a6afa41ec846737 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/68.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +68,৩ দিনে পদ্মায় ১১ ও যমুনা সেতুতে ৯ কোটি টাকার টোল আদায়,2022-07-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পদ্মা সেতুতে গত তিন দিনে ৭৪ হাজার ২২২টি গাড়ি পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১০ কোটি ৯৭ লাখ ৯ হাজার ৬০০ টাকা। এ হিসাব গত বৃহস্পতিবার রাত ১২টা থেকে শনিবার বেলা ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। অন্যদিকে ঈদের আগের তিন দিন বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে এক লাখ ২০ হাজার ৩৫০টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এসব যানবাহন থেকে টোল আদায় হয়েছে নয় কোটি ১৮ লাখ ৯৮ হাজার ৭০০ টাকা। রবিবার ১০ জুলাই বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ বাসেক এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। পদ্মা সেতুতে বৃহস্পতিবার ২২ হাজার ৭০৩টি গাড়ি পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৩ কোটি ১৬ লাখ ৫১ হাজার ৬৫০ টাকা। আর শুক্রবার ৩১ হাজার ৭২৩টি গাড়ি পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৪ কোটি ১৯ লাখ ৩৯ হাজার ৬৫০ টাকা যা এ পর্যন্ত এক দিনে টোল আদায়ের সর্বোচ্চ রেকর্ড। আর সেতু চালু হওয়ার পর প্রথমবারের মতো এক দিনে ৪ কোটি টাকা আদায়ের রেকর্ড। শনিবার ১৯ হাজার ৭৯৬টি গাড়ি পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ৭৩ লাখ ৮৮ হাজার ৩০০ টাকা। গত তিন দিনে মাওয়া প্রান্তের টোল প্লাজা হয়ে সেতু পার হয়েছে ৪৪ হাজার ৫৭৫টি যানবাহন। এতে এ পথে ৫ কোটি ৮২ লাখ ৪২ হাজার ৫৫০ টাকা টোল আদায় হয়েছে। আর জাজিরা প্রান্তের টোল প্লাজা হয়ে সেতু পাড়ি দিয়েছে ২৯ হাজার ৬৪৭টি যানবাহন। এ প্রান্তে টোল আদায় হয়েছে ৪ কোটি ২৭ লাখ ৩৭ হাজার ৫০ টাকা। এদিকে গত বুধবার রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত সর্বোচ্চ যমুনা সেতুতে টোল আদায় হয়েছে। ওইদিন তিন কোটি ৩৪ লাখ সাত হাজার ৭০০ টাকা টোল আদায় হয়। স্বাভাবিক সময়ে ১৩১৪ হাজার যানবাহন সেতু পারাপার হয়। এই তিন দিন পারাপার হয়েছে কয়েকগুন বেশি যানবাহন। সেতুর টোল প্লাজা সূত্র জানায় বুধবার রাত থেকে ঢাকাটাঙ্গাইলবঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়তে থাকে। বুধবার রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত ৪৩ হাজার ৫৯৫টি যানবাহন সেতু পারাপার হয়। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী যানবাহন ছিলো ২৫ হাজার ১১৩টি। আর ঢাকাগামী যানবাহন ছিলো ১৮ হাজার ৪৮২টি। বৃহস্পতিবার রাত ১২টা থেকে শুক্রবার রাত ১২টা পর্যন্ত ৪১ হাজার ৮১৭টি যানবাহন পারাপার হয়। এর মধ্যে ২৯ হাজার ৭২টি যানবাহন উত্তরবঙ্গের দিকে এবং ১২ হাজার ৮৭৮টি যানবাহন ঢাকার দিকে যায়। ওইদিন টোল আদায় হয় তিন কোটি নয় লাখ ছয় হাজার ৫০ টাকা। সর্বশেষ শুক্রবার রাত ১২টা থেকে ঈদের আগের দিন শনিবার রাত ১২টা পর্যন্ত ৩৪ হাজার ৯৩৮টি যানবাহন পারপার হয়। এর মধ্যে ২৪ হাজার ৪৩৫টি উত্তরবঙ্গের দিকে এবং ১০ হাজার ৫০৩টি ঢাকার দিকে পার হয়। টোল আদায় হয় দুই কোটি ৭৫ লাখ ৮৪ হাজার ৯৫০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/680.csv b/Bangla_fin_news_articles/680.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fd4dbd700c591c63dffd8d323df01fd5e59d480c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/680.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +680,৫০ বছরে বদলে যাওয়া দেশের অর্থনীতি,2021-12-11,রেজাউল করিম খোকন,১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর এ বছর বাংলাদেশ বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করছে। মহান স্বাধীনতা অর্জনের পরে যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে সাহাঘ্য করতে গিয়ে তলাবিহীন ঝুড়ি বলে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা হয়েছিল। উন্নয়নের মহাসড়কে ছুটে চলা স্বাধীনসার্বভৌম বাংলাদেশ এখন সাহাঘ্য গ্রহীতা নয় সাহাঘ্যদাতার কাতারে উঠে এসেছে। মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে লালসবুজের বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় উত্তরণের সুপারিশ করেছে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ। আনুষ্ঠানিক অনুমোদনের মধ্য দিয়ে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে এখন চূড়ান্তভাবে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ ঘটল বাংলাদেশের। এটিকে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক অর্জন বলা যায় এই অর্জন বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রার এক মহান মাইলফলক। তবে এলডিসি থেকে উত্তরণের পর বেশকিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে বাংলাদেশকে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এর মধ্যে প্রস্ত্ততিও শুরু করেছে সরকার। ইতিবাচক ভাবমূর্তি সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক উত্তরণে আগামী দিনগুলোতে তেমনিভাবে সাফল্যের উত্তরণের নতুন নতুন দৃষ্টান্ত স্হাপন করবে বাংলাদেশ। বিশ্বে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল। নানা আন্তর্জাতিক ফোরাম থেকে এই উন্নয়নের প্রশংসা করা হচ্ছে। দিনেদিনে সামাজিক রাজনৈতিক কাঠামোর পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পালটে গেছে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কাঠামো। এটা আরোপিতভাবে নয় স্বাভাবিক নিয়মেই ঘটেছে। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে ধীরে ধীরে নানা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অর্থনীতিতে অনেক পরিবর্তন ঘটেছে। কৃষিনির্ভর অর্থনীতি ছিল এক সময়ে এ অঞ্চলে। কিন্তু সেই কৃষিনির্ভর অর্থনীতি থেকে ক্রমশ বেরিয়ে এসে শিল্প ও সেবা খাতমুখী হয়েছে আমাদের অর্থনীতি। বাংলাদেশেও একটি ছোটখাটো শিল্পবিপ্লব হয়েছে। এখানে শিল্প খাতের অবদান কয়েক গুণ বেড়েছে। এখন আর আমাদের অর্থনীতিতে কৃষির একচ্ছত্র দাপট নেই আগের মতো নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় উঠে এসেছে এদেশ নানা চড়াইউতরাই পথ পাড়ি দিয়ে আজকের পর্যায়ে পৌঁছেছে বাংলাদেশ। মাথাপিছু গড় আয় ও আয়ু নবজাতক ও মাতৃমৃতু্য হ্রাস টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়ন প্রাথমিকে শতভাগ ভর্তি মিলিয়ে বাংলাদেশ ভালো অবস্হানে রয়েছে। বিস্ময়কর অগ্রগতি ঘটেছে কৃষি খাতে। করোনার দুঃসময়ে আমাদের রপ্তানি আয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি বরং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের হার বেড়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভও বেড়েছে। বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় এখন ২ হাজার ৫৫৪ ডলার। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ডিজিটাল ফাইন্যান্সের দ্রুত বিকাশ ঘটেছে গত এক দশক সময়ে। উদ্ভাবনী ক্ষমতার চর্চা এবং ডিজিটালাইজেশন বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করবে আশা করা যায়। দেশের সর্বস্তরের জনগণকে আর্থিক সেবার আওতায় আনাটা মস্তবড় চ্যালেঞ্জ ছিল। সে চ্যালেঞ্জে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দেশের বেশির ভাগ মানুষ ব্যাংকিং সেবার আওতার বাইরে থাকায় তাদের পক্ষে আর্থিক লেনদেন বেশ কঠিন ছিল। কিন্তু ডিজিটাল ফাইন্যান্স তাদের আর্থিক লেনদেনের চমত্কার সুযোগ এনে দিয়েছে। বাংলাদেশে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণ প্রক্রিয়া অনেকটাই জোরদার হয়েছে। ব্যাংকিং সেবার আওতার বাইরে থাকা বিশাল জনগোষ্ঠীকে নানাভাবে আর্থিক অন্তভুর্ক্তিকরণ প্রক্রিয়ায় ব্যাংকিং কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের গৃহীত পদক্ষেপ উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। দিনে দিনে দেশে ব্যাংকের সংখ্যা যেমন বেড়েছে তেমনিভাবে ব্যাংকের গ্রাহকের সংখ্যাও বেড়েছে। ব্যাংকের গ্রাহক সেবার ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার চমৎকার বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। অতীতে বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেবার পরিধি শহরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও এখন তা গ্রামাঞ্চলেও বিস্তৃত হয়েছে। সরকারি আগ্রহ ও তত্পরতায় সরকারি মালিকানাধীন ব্যাংকগুলো গ্রামীণ এবং প্রত্যন্ত দুর্গম এলাকাতেও শাখা স্হাপনের মাধ্যমে বিভিন্ন আর্থিক সেবা প্রদান অব্যাহত রেখেছে আরো অনেক আগে থেকে এখন বেসরকারি ব্যাংকগুলো শাখা খোলার পাশাপাশি এজেন্ট ব্যাংকিং মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রামাঞ্চলের মানুষকে তাদের আর্থিক সেবার আওতায় নিয়ে আসতে বেশ তৎপর হয়েছে। সব মিলিয়ে বাংলাদেশে ব্যাংকিং কর্মকাণ্ডের অনেক অগ্রগতি হয়েছে নানা বাধাবিপত্তি প্রতিকূলতা অতিক্রম করে ব্যাংকিং খাত আরো সামনে সমৃদ্ধ অবস্হানে এগিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর। এলডিসি থেকে বের হলে আন্তর্জাতিক আর্থিক বাজার থকে ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে ক্রেডিট রেটিং আগের চেয়ে বাড়বে এবং এখনকার চেয়ে কম সুদে ঋণ পাওয়া যেতে পারে। আর্থিক বাজারের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশকে আরো ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করবে অন্যদিকে চ্যালেঞ্জের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো এলডিসি হিসেবে পাওয়া শুল্কমুক্ত ও বিভিন্ন অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য সুবিধা থাকবে না এর ফলে রপ্তানি বিশেষত তৈরি পোশাক রপ্তানির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। অন্যদিকে কৃষিতে ভতুর্কি সুবিধা সীমিত করতে হবে জলবায়ু অর্থায়নে প্রাধিকার থাকবে না ওষুধ শিল্প পেটেন্টসংক্রান্ত আন্তর্জাতিক বিধিবিধান থেকে এত দিন যে অব্যাহতি পেয়ে আসছে তা থাকবে না অন্য ক্ষেত্রেও মেধাস্বত্বের আন্তর্জাতিক নীতিগুলো পালন করতে হবে। এসব চ্যালেঞ্জ মাথায় রেখে বাংলাদেশকে একটি উত্তরণ কৌশল প্রণয়ন করতে হবে এলডিসি থেকে মসৃণ ও টেকসই উত্তরণ নিশ্চিত করতে এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নেতৃত্বে বেসরকারি খাত ও উন্নয়ন সহযোগিদের সঙ্গে নিয়ে প্রয়োজনীয় নীতিকৌশল ও পদক্ষেপ প্রণয়ন করা হচ্ছে। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশ সব খাতেই পার্শ্ববর্তী অনেক দেশের তুলনায় ভালো অগ্রগতি করেছে। বাংলাদেশ আজ অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ ও স্বনির্ভর এক দেশ। আর্থিক ও সামাজিক সূচকে ভারতপাকিস্তানের সঙ্গে আরো কিছু সূচকের তুলনা করলে দেখা যায় আসলেই বাংলাদেশ কতটা এগিয়েছে সমৃদ্ধির পথে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/681.csv b/Bangla_fin_news_articles/681.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..57a2d71bf9d9cfca9cf74edd5fb64e2680cfedb3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/681.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +681,মাছমুরগিতে আগুন সবজিতে স্বস্তি,2021-12-10,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,রাজধানীর বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম বাড়লেও কমেছে পাকিস্তানি কক মুরগির দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লারের দাম কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে বিকোচ্ছে ১৬৫ টাকার আশেপাশে। তবে একইসময়ে কেজিতে ৫০ টাকা কমেছে কক মুরগির দাম বিক্রি হচ্ছে ২৫৫ থেকে ২৬৫ টাকায়। এদিকে শীতের সবজির সরবরাহ বাড়ায় এগুলোর দাম সামান্য কমেছে।রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে গাজর ও পাকা টমেটোর দাম কমেছে কেজিতে অন্তত ২০ টাকা। এগুলো যথাক্রমে ৪৫ থেকে ৫৫ এবং ১২৫ থেকে ১৩৫ টাকায় বিকোচ্ছে। বরবটির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬৫ টাকা। ফুলকপির পিস ৩৫ থেকে ৪০ টাকা এবং বাঁধাকপি ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৫৫ টাকায় দেশি পেঁয়াজ বিকোচ্ছে ৬০ টাকায়। ..... মাছের দাম বেড়েছে। ... . দেখা গেছে মাছের দাম হঠাৎ বেড়েছে। প্রতিকেজি রুই মাছের দাম আকৃতিভেদে বেড়েছে ৫০ থেকে ১০০ টাকা। গত সপ্তাহে ২৭০ থেকে ৩৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া রুই এখন বিকোচ্ছে ৩২০ থেকে ৪৪০ টাকায়। কাতল মাছের দামও এর আশেপাশে। গত সপ্তাহের তুলনায় পাঙ্গাশ এবং শোল মাছের দাম একই আছে এগুলো বিকোচ্ছে যথাক্রমে ৫৫০৬০০ এবং ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায়।মোহাম্মদপুরের মুরগি ব্যবসায়ী রমজান মিয়া বলেন হঠাৎ করেই পাইকারি বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে। পাইকারিতে বাড়লে আমাদেরও বেশি দামে বিক্রি করা লাগে। কক মুরগির সাপ্লাই বেশি তাই দাম কমেছে।হাতিরপুল কাঁচাবাজারের সবজি ব্যবসায়ী আলি বলেন শীতের সবজি ভালোই আসতেছে বাজারে। নতুন আলুও আসছে। সব মিলিয়ে দাম কমছে। সামনে দাম আরও কমতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/682.csv b/Bangla_fin_news_articles/682.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ac2afa10036d2fc784293c510a12e2a78722325a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/682.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +682,এইচআর গ্রুপের নতুন তিন প্রতিষ্ঠান উদ্বোধন,2021-12-10,নিজস্ব প্রতিবেদক,স্বনামধন্য শিল্প প্রতিষ্ঠান এইচআর গ্রুপের তিন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার ৮ ডিসেম্বর রাজধানীর প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁও গ্র্যান্ড বলরুমে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছেএইচআর হোল্ডিংস লিমিটেড নিউট্রিলা অটোমেটিক রাইস মিল ও সিনবাদ বিচ এন্ড ইকো রিসোর্ট। প্রতিষ্ঠানগুলো উদ্বোধন করেনআন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদের খতীব আওলাদে রাসুল সা. আলহাজ্ব হযরত মাওলানা আনোয়ার হোসাইন তাহের জাবিরী আল মাদানী আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান হাফেজ এনায়েত উল্যাহ সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মো. তাওহীদ হোসেইন পাইকারি ভোজ্যতেল আমদানিকারক সমিতির সভাপতি হাজী গোলাম মওলা ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওমর ফারুক খান বাফিটার সভাপতি সুধীর চৌধুরী ও এইচআর গ্রুপের ব্রান্ড এম্বাসেডর ক্রিকেটার মো. আশরাফুলসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা। এ উপলক্ষে অনুষ্ঠিত পরিবেশক সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেনএইচআর গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এমডি মো. হাবিবুর রহমান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কোম্পনির ডিএমডি হাছনাইন আব্দুল্লাহ নাছিফ এবং এডমিন ডিরেক্টর এবিএম মুহিউদ্দীন। বক্তব্য রাখেনমন্ত্রী পরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব জিল্লুর রহমান চৌধুরী ঢাকা গ্রুপের এমডি আবুল কালাম আজাদ স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জাহিদুল হক আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ডিএমডি শফিকুর রহমান হায়দরগঞ্জ মডেল কলেজের অধ্যক্ষ ড. একএম ফজলুল হক। এসময় বক্তারা নতুন প্রতিষ্ঠানগুলোর সাফল্য কামনা করেন এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্মচারীদের সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে ভোক্তার সেবার মানসিকতায় কার্যক্রম পরিচালনার পরামর্শ দেন। অনু্ষ্ঠানে রাস্তার পাশের চাল বিক্রেতা থেকে একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে উঠার সফলতার গল্প শোনান এইচআর গ্রুপের এমডি হাবিবুর রহমান। বক্তব্যে তিনি নতুন প্রতিষ্ঠানগুলোর কল্যাণ ও সফলতার জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/683.csv b/Bangla_fin_news_articles/683.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a656cd98fdcefb9b082322bf1407bdf47f67b93 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/683.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +683,সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2021-12-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচক কিছুটা বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম। তবে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। গতকাল শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরুর ৩০ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৭০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। তবে লেনদেনের শেষ দিকে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কিছুটা কমে। এতে দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৩২ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৯৮৪ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ ৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১১ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৬৩২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২১৪ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১০৬টির। আর ৫৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৩ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ১৫২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। এ হিসেবে লেনদেন কমেছে ১০৮ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৭৩ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা জিএসপি ফাইন্যান্সের ৪০ কোটি ১৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ২৮ কোটি ২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে জিনেক্স ইনফোসিস। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেডেলটা লাইফ ইনসিওরেন্স ব্রিটিশআমেরিকান টোব্যাকো ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক সাইফ পাওয়ার ওয়ান ব্যাংক আলিফ ইন্ডাস্টিজ ও ওরিয়ন ফার্মা। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১০২ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৩৯ কোটি ৪৮ লাখ টাকা লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৮৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৬০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯২টির এবং ৩৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/684.csv b/Bangla_fin_news_articles/684.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34f33e6b4a5cb6ce265b5a19729fd90d2a3b41a1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/684.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +684,নানা শর্তে কমেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি,2021-12-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে নানা শর্ত ও মহামারি করোনা সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটে কমতে শুরু করেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে জুলাইঅক্টোবর জাতীয় সঞ্চয় স্কিমগুলোতে ৩৫ হাজার ৩২৮ কোটি টাকার বিক্রি হয়েছে। এ সময় পুরনো সঞ্চয়পত্রের মূল টাকা ও মুনাফা পরিশোধের পর এই খাতে সরকারের নিট ঋণ এসেছে ৯ হাজার ৩২৫ কোটি টাকা। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৬ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা বা ৪০ শতাংশ কম। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনের এসব তথ্য জানা গেছে। খাত সংশ্লিষ্টরা বলছে অতিমাত্রায় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ নিরুত্সাহিত করতে নানা শর্ত জুড়ে দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে গত সেপ্টেম্বরে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে সুদহার কমানো হয়েছে। আবার ঘোষণার বাইরে সঞ্চয়পত্র থাকলে জেলজরিমানার বিধান করা হয়েছে। এ কারণে অনেকে সঞ্চয়পত্র বিনিয়োগ কমিয়েছেন। বাজেট ঘাটতি মেটাতে চলতি ২০২১২২ অর্থবছরে এ খাত থেকে সরকারের নিট ৩২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে। প্রথম চার মাসে অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রার ২৯ শতাংশ ঋণ নিয়েছে সরকার। প্রতিবেদনের তথ্য বলছে চলতি বছরের একক মাস অক্টোবরে মোট ৮ হাজার ৭২৩ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি করেছে। এর মধ্যে মূল টাকা ও মুনাফা পরিশোধ হয়েছে ৭ হাজার ৯৫৬ কোটি টাকা। মূল অর্থ পরিশোধের পর অবশিষ্ট অর্থ নিট বিক্রি হিসেবে গণ্য হয়। সেই হিসেবে আলোচিত সময়ে নিট বিক্রির পরিমাণ ৭৬৬ কোটি টাকা। একদিকে সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমে গেছে অন্যদিকে সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন সুদ পরিশোধসহ বিভিন্ন কাজে ব্যয় বেড়েছে। ফলে রাজস্ব আয় ও বিদেশি অর্থ ছাড় বাড়লেও ব্যাংক ব্যবস্হা থেকে বেশি ঋণ নিতে হচ্ছে। বিদায়ি ২০২০২১ অর্থবছরের পুরো সময়ে জুলাইজুন সঞ্চয়পত্র থেকে ৪১ হাজার ৯৫৯ কোটি ৫৪ লাখ টাকা নিট ঋণ নেয় সরকার। যেখানে গত অর্থবছরে মূল বাজেটে সঞ্চয়পত্র থেকে সরকারের নিট ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ছিল ২০ হাজার কোটি টাকা। অর্থবছরের শেষ দিকে এ খাতের ঋণ বেড়ে যাওয়ায় সংশোধিত বাজেটে এই লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ৩০ হাজার ৩০২ কোটি টাকা করা হয়। ঐ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার অনেক বেশি ঋণ আসায় চলতি অর্থবছরে এ খাতের ঋণের লক্ষ্যমাত্রা কিছুটা বাড়ানো হয়েছে। তবে সম্প্রতি সঞ্চয়পত্রের বিনিয়োগের অঙ্কের ওপর ভিত্তি করে সরকার মুনাফার হার পুনর্নির্ধারণ করায় এ খাতের বিনিয়োগ আরো কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। ঘাটতি মেটাতে সরকার আবার ব্যাংকঋণে ঝুঁকছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে জুলাইঅক্টোবর সরকার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে সাড়ে ১৯ হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ নিয়েছে। অথচ গত অর্থবছরের একই সময়ে সরকারের কোনো ব্যাংকঋণ ছিল না। ঐ সময়ে ঋণ নেওয়ার চেয়ে পরিশোধের পরিমাণ প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা বেশি ছিল। সম্প্রতি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ ও এর ব্যবস্হাপনায় বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে সরকার। চলতি বাজেটে ২ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র বা পোস্টাল সেভিংস কিনতে হলে কর শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এছাড়া পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র মিলবে শুধু সঞ্চয় অধিদফতরের। সর্বশেষ গত ২১ সেপ্টেম্বর সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার কমিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ প্রজ্ঞাপন জারি করে। সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার ওপরে বিনিয়োগের মুনাফার হার দুই শতাংশ পর্যন্ত কমানো হয়েছে। তবে ১৫ লাখ টাকার নিচে মুনাফার হার অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। প্রজ্ঞাপন নির্দেশনা অনুযায়ী পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে বর্তমানে মেয়াদ শেষে ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ মুনাফা পাওয়া যায়। নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে এখন থেকে যারা সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ করবেন তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে। ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ থাকলে মুনাফার হার হবে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ। তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে বর্তমানে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। এখন ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফার হার কমিয়ে করা হয়েছে ১০ শতাংশ। সঞ্চয়পত্রে যাদের বিনিয়োগ ৩০ লাখ টাকার বেশি তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ৯ শতাংশ হারে। এখন থেকে যারা সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ করবেন তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে। ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ থাকলে মুনাফার হার হবে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ। পাঁচ বছর মেয়াদি পেনশনার সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে এত দিন ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ হারে মুনাফা দেওয়া হতো। এখন এ সঞ্চয়পত্রে যাদের বিনিয়োগ ১৫ লাখ টাকার বেশি তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে। ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ থাকলে এ হার হবে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ। দেশে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় পরিবার সঞ্চয়পত্র। পাঁচ বছর মেয়াদি এ সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ। এখন এ সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফার হার কমিয়ে করা হয়েছে ১০ দশমিক ৫০ শতাংশ। ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এ হার ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ। ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের মুনাফার হারে পরিবর্তন আনা হয়নি। ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের সাধারণ হিসাবে বর্তমানে মুনাফার হার সাড়ে ৭ শতাংশ। এতে কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি। ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে তিন বছর মেয়াদি হিসাবে বর্তমানে মুনাফার হার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ। এখন ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফার হার হবে ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ। ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে হবে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ। ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের সাধারণ হিসাবে বর্তমানে মুনাফার হার সাড়ে ৭ শতাংশ। এতে কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/685.csv b/Bangla_fin_news_articles/685.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6bdb5a0f6db870065d812826e76acff1c213f7df --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/685.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +685,‘গ্রীন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড২০২০’ পেলো স্নোটেক্স,2021-12-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী মুজিববর্ষকে অধিকতর গৌরবোজ্জল ও স্মরণীয় করে রাখার লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় প্রথমবারের মতো ৬ টি সেক্টরের ৩০ প্রতিষ্ঠানকারখানাকে গ্রীন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড প্রদান করেছে। তৈরি পোশাক খাতে এ বছর গ্রীন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে স্মোটেক্স আউটারওয়্যার লিমিটেড। এ সময় পুরস্কারটি গ্রহণ করেন স্নোটেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব এস এম খালেদ। কয়েকটি মাপকাঠি সামনে রেখে গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হচ্ছে। এগুলো হলো অপরিহার্য প্রতিপালন পরিবেশগত প্রতিপালন প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিপালন ও উদ্ভাবনী কার্যক্রম। আজ বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজাম সুফিয়ান সভাপতি হিসাবে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে এই পুরষ্কার প্রদান করেন। এ সময় পুরস্কারটি গ্রহণ করেন স্নোটেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব এস এম খালেদ। নিরাপদ ও শোভন কর্মপরিবেশে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ও দক্ষ শ্রমশক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে আরও অধিক পরিমাণে উৎপাদন নিশ্চিত করে দেশের অর্থনীতির গতিকে বেগবান ও টেকসই করার মাধ্যমে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বির্নিমাণ এবং দেশীয় শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহকে প্রতিযোগিতামূলক অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধকরণে গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড২০২০ প্রবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতিবছর এ অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হবে। স্নোটেক্স ২০০০ সালে বায়িং হাউজের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে। ২০০৫ সালে নিজেদের প্রথম কারখানা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে স্নোটেক্স অ্যাপারেলস। সেই সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালে কাট অ্যান্ড সিউ এবং ২০১৪ সালে স্নোটেক্স আউটারওয়্যার লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করা হয়। সর্বশেষ ২০২০ সালে স্নোটেক্স স্পোর্টসওয়্যার লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করা হয়। আজকের স্নোটেক্স হয়ে উঠেছে চারটি বড় কারখানার একটি প্রতিষ্ঠানিক রূপ। স্নোটেক্স আউটারওয়্যার গ্রীন ফ্যাক্টরি হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছে ইউএসজিবিসির লিড গোল্ড সার্টিফিকেটে। এছাড়াও শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে হেলথ এন্ড সেফটি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে স্নোটেক্স। প্রতিষ্ঠানটি এখন ১৮ হাজারেরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থান করে যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/686.csv b/Bangla_fin_news_articles/686.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..909db667d156a19b5a2990cc230fc21e28eeb83c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/686.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +686,মার্কিন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের সমঝোতা স্মারকের বিষয়ে জানতে চিঠি,2021-12-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মার্কিন বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এসআইজির সঙ্গে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের সমঝোতা স্মারকের বিষয়ে বিশদ জানতে চেয়ে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে ডিএসই এ চিঠি দিয়েছে বিএসইসি। রবিবার চিঠি পেয়ে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ইতোমধ্যে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে ডিএসই। সাত দিনের মধ্যে কমিটি বিএসইসির কাছে প্রতিবেদন জমা দিতে কাজ করছে বলে নিশ্চিত করেছেন ডিএসইর চিফ অপারেটিং অফিসার সিওও এম সাইফুর রহমান মজুমদার। মঙ্গলবার তালিকাভুক্ত ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে এনবিএফআই একটি চিঠি পাঠিয়েছে ডিএসই। যেখানে এপ্রিল মাসে ওয়াশিংটন ডিসির বাংলাদেশ দূতাবাসে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক প্রসঙ্গে বিভিন্ন তথ্য ও খুঁটিনাটি বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়। এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে বাংলাদেশের ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও কাইসার হামিদ বলেন দুই অংশীদার তিনটি পদ্ধতিতে কাজ করছে এবং বিনিয়োগ আনার ক্ষেত্রে ডকুমেন্টেশনের লিগ্যাল ভেটিং বিভিন্ন টেকনিক্যাল শর্ত ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সে ইক্যুইটি বিনিয়োগ সম্পর্কে তিনি বলেন এটি একটি সমাঝোতা স্মারক ছিল চুক্তি নয়। সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী এসআইজি যদি ৪ শতাংশ শেয়ার নিশ্চিত করে তবে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের বোর্ডে তাদের প্রতিনিধিত্ব থাকবে। এসআইজি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি নক্সওয়াল স্ট্রিটে দুই দশকের বিনিয়োগ ব্যাংকিং ক্যারিয়ারে ১১৫ বিলিয়ন ডলারের স্ট্রাকচারাল ফাইন্যান্সের ব্যবস্থা করেছিলেন বলে যোগ করেন কায়সার হামিদ। তিনি বলেন বাংলাদেশ ফাইন্যান্স লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সম্পূর্ণরুপে প্রস্তুত কেননা তাদের স্ট্রাকচারাল ফাইন্যান্স টিম এবং এসআইজি স্থানীয় কয়েকটি কোম্পানির সঙ্গে কাজ করছে। উল্লেখ্য গত ৮ এপ্রিল মার্কিন বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এসআইজি সঙ্গে বাংলাদেশ ফাইন্যান্স সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। যেখানে বিদেশি প্রতিষ্ঠানটি সম্ভাব্য দুই বছরে বাংলাদেশে দুই বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে। সমঝোতা স্মারকে সম্ভাব্য বিনিয়োগ তিনটির মধ্যেসেকেন্ডারি মার্কেট থেকে বিডি ফাইন্যান্সের শেয়ার কেনা বিডি ফাইন্যান্সকে ৪০ মিলিয়ন ডলার লোন দেওয়া মূলত টেকসই অর্থায়ন পোর্টফোলিওকে শক্তিশালী করার জন্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক বাজার থেকে অনেক বড় বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা এসব প্রকল্পে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের স্ট্রাকচারাল ফাইন্যান্স টিম সভরেন ইনফ্রাস্ট্রাকচার গ্রুপের লোকাল অংশীদার হিসেবে কাজ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/687.csv b/Bangla_fin_news_articles/687.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..188114b9b0ee638e238c7afadde67dd1ec0baff1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/687.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +687,মধ্যপ্রাচ্যগামী এয়ারলাইনসের ৩ গুণ ভাড়া বৃদ্ধি,2021-12-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ আটাব আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ বলেছেন মধ্যপ্রাচ্যগামী এয়ারলাইনসগুলো সিন্ডিকেট করে অনৈতিকভাবে প্রতিযোগিতামূলকভাবে তিন গুণ ভাড়া বাড়িয়েছে। যে কারণে অভিবাসীকর্মীরা বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন। অভিবাসন ব্যয় অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। অতিরিক্ত ভাড়া ব্যয় করে যথাসময়ে কর্মস্থলে যাওয়া অভিবাসীকর্মীদের পক্ষে কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনতিবিলম্বে বিদেশগামী কর্মীদের বিমানভাড়া সহনীয় পর্যায়ে নির্ধারণ করতে হবে। গতকাল মঙ্গলবার নয়াপল্টনস্থ একটি হোটেলে এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন আটাবের সভাপতি মনছুর আহামেদ কালাম। এতে জানানো হয় ঢাকা থেকে এক জন প্রবাসী শ্রমিককে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসে সৌদি আরব যেতে ৭৫ হাজার টাকার বেশি প্লেন ভাড়া দিতে হচ্ছে। কোনো ট্রাভেল এজেন্সিকে গ্রুপ ফেয়ার দিচ্ছে না বিমান। একই রুটে সৌদি এয়ারলাইনসের একমুখী ভাড়াও ৭৪ থেকে ৭৫ হাজার টাকা। অথচ আগে এ ভাড়া ৪০ থেকে ৪৫ হাজার টাকা ছিল। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে এ বছরের নভেম্বর মাসেই একমুখী ভাড়া ছিল প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ হাজার টাকা। অযৌক্তিক কারণে এয়ারলাইনসগুলো এ ভাড়া বৃদ্ধি করেছে। আগে দুবাইয়ের ভাড়া ছিল ৪০ হাজার টাকা বর্তমানে এমিরেটসে দুবাই যেতে ৮৭ হাজার টাকা লাগে। ওমানের মাস্কাটে আগে একমুখী ভাড়া ছিল ৩৫ হাজার টাকা বর্তমানে সব এয়ারলাইনস ৭২ হাজার টাকা নিচ্ছে। এ অবস্থায় অতিরিক্ত ভাড়া বহন করা ও যথাসময়ে কর্মস্থলে যাওয়া অভিবাসীদের জন্য প্রায় অসম্ভব ও কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিমানসহ বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর এমন অতিরিক্ত ভাড়ায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসী শ্রমিকরা। সময়মতো ফিরতে না পেরে চাকরি হারাচ্ছেন অনেকে। ... মার্চের পর বাজারে খোলা বাজারে ভোজ্য তেল বিক্রি হবে না ... মার্চের পর বাজারে খোলা বাজারে ভোজ্য তেল বিক্রি হবে না ...মার্চের পর বাজারে খোলা বাজারে ভোজ্য তেল বিক্রি হবে না সংবাদ সম্মেলনে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন রুটে এয়ারলাইনসের টিকিটের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি ও আসনসংকট রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানানো হয়। এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ হাব সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম আটাবের সহসভাপতি মোহাম্মদ জুম্মন চৌধুরী এন সি বৈরাগী বাবু মহাসচিব মাজহারুল হক ভূঁইয়া বায়রার সাবেক শীর্ষ নেতা কে এম মোবারক উল্লাহ শিমুল রিক্রুটিং এজেন্সিজ ঐক্য পরিষদের সভাপতি এম টিপু সুলতান প্রমুখ। আটাব সভাপতি মনছুর আহামেদ কালাম বলেন দেশের ও বিদেশের প্রায় সব এয়ারলাইনসের টিকিটের মূল্য অস্বাভাবিক বৃদ্ধি করেছে এয়ারলাইনসগুলো এতে এজেন্সিগুলোর কোনো প্রভাব নেই। বাংলাদেশের রুটে ফ্লাইটের ভাড়া বৃদ্ধি করলেও পাশের দেশগুলোতে ভারত নেপাল ভাড়া তুলনামূলক কম। ভাড়া বৃদ্ধির কারণে অনেকে কাজে ফিরতে পারছে না। এমন পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এ সংকট সমাধানে চারটি প্রস্তাব দিয়েছে আটাব। প্রস্তাবগুলো হলোএয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট সংখ্যা বৃদ্ধি করা বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের বেবিচক এয়ারলাইনসগুলোর অতিরিক্ত স্পটের অনুমোদন প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করা প্রবাসী কর্মীদের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বিশেষ ভাড়া ঘোষণা করা এবং এয়ারলাইনসগুলোর অযৌক্তিক ভাড়া বৃদ্ধি বন্ধে রেগুলেটরি বোর্ড গঠন করা। দাবি বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/688.csv b/Bangla_fin_news_articles/688.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3ccf7c9c10887fde202f65b1f4c24162c77b0d2e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/688.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +688,মার্চের পর বাজারে খোলা বাজারে ভোজ্য তেল বিক্রি হবে না,2021-12-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী বছরের ১৬ মার্চের পরে বাজারে খোলা তেল বিক্রি করতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি বলেন ভোজ্য তেলের প্রতি ভোক্তারা কেন আস্থা রাখতে পারছেন না সে বিষয়টিও ভাবতে হবে। আমদানিকারক থেকে খুচরা বিক্রেতা পর্যন্ত সবাইকে অবশ্যই আগে জনস্বাস্থ্য বিবেচনা করতে হবে তারপর মুনাফা। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে ফুড সেফটি অ্যান্ড কোয়ালিটি অ্যাসেসমেন্ট অব ড্রাম অয়েল সোল্ড ইন মার্কেট শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। খাদ্যমন্ত্রী বোতলজাতপ্যাকেটজাত করে মানসম্পন্ন ভোজ্য তেল ভোক্তার কাছে সহজলভ্য করতে সংশ্লিষ্টদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন কোনটি ভালো পণ্য সেটা গ্রাহক বুঝতে পারছেন না। মোড়কের আড়ালে যে পণ্য আছে তার প্রতি আস্থা পাচ্ছে না। তাই বোতলে যে পণ্য আছে তার গুণাগুণ ও ক্ষতিকর দিক লিখে বাজারজাত করতে হবে। তিনি বলেন ভেজাল খাবারের কারণে ক্যানসার ও হূদেরাগে মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। চিকিত্সার জন্য অনেক টাকা ব্যয় হচ্ছে চিকিত্সা নিতে দেশের বাইরে যেতে হচ্ছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীন হওয়ার পরেই মজুতদারি ও ভেজালের বিরুদ্ধে স্পেশাল অ্যাক্টে মামলা করে শাস্তির বিধান করেছিলেন উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন দীর্ঘ ৫০ বছর পরেও আমাদের ভেজালের বিরুদ্ধে কথা বলতে হচ্ছে। তিনি বলেন মানহীন ভেজাল খাদ্য দক্ষ মানব সম্পদ গড়ার পথে অন্তরায়। দেশের জন্য দক্ষ মানব সম্পদ গড়তে ব্যবসায়ীদের ভূমিকা রাখতে হবে। ব্যবসায়ীরা সচেতন হলে ভোজ্য তেলে ভেজালের প্রবণতা অনেক কমে যাবে। ... বাংলাদেশকে জানতে হলে বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে দীপু মনি ... বাংলাদেশকে জানতে হলে বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে দীপু মনি ...বাংলাদেশকে জানতে হলে বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে দীপু মনি নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল কাইউম সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে খাদ্য সচিব ড. মোছাম্মত্ নাজমানারা খানুম ও শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা বক্তব্য রাখেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ইমপ্রুভ নিউট্রেশন গেইন এর কান্ট্রি ডিরেক্টর ডা. রুদাবা খন্দকার। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলীম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/689.csv b/Bangla_fin_news_articles/689.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3c38660d4c8a01dc5547ea02cadb5d1630088bd5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/689.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +689,সঠিক তথ্য দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক,2021-12-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে সন্তুষ্ট হতে পারছে না আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ। সংস্থাটি মনে করছে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবায়নে সমস্যা রয়েছে। প্রকৃত তথ্য গোপন করতে এমনটা করা হচ্ছে বলে ধারণা আইএমএফের। তথ্যের বিষয়ে আগে প্রশ্ন থাকলেও সম্প্রতি তা জোরেসোরেই উচ্চারিত হচ্ছে। কয়েক দিন আগে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে এই সংস্থা। আর গত রবিবার খেলাপি ঋণের তথ্য গোপন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে। ১০ দিনের সফরে আইএমএফের একটি প্রতিনিধিদল বা মিশন ঢাকায় এসেছে। দলটি ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঢাকায় অবস্থান করবে। আইএমএফের প্রতিনিধিদলে নেতৃত্বে রয়েছেন সংস্থাটির উন্নয়নবিষয়ক সহকারী পরিচালক রাহুল আনন্দ। সফরের অংশ হিসেবে দলের সদস্যরা অর্থ মন্ত্রণালয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ এফআইডি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্তকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সঙ্গেও বৈঠক করবেন তারা। গত রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক করেন আইএমএফের প্রতিনিধিরা। আইএমএফের মিশনের সঙ্গে প্রধান বৈঠকটি হয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের সভাপতিত্বে। এ সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষে ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামাল কাজী ছাইদুর রহমান এ কে এম সাজেদুর রহমান খান এবং বাংলাদেশ আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটের বিএফআইইউ প্রধান মাসুদ বিশ্বাস ও সংশ্লিষ্ট নির্বাহী পরিচালকেরা উপস্থিত ছিলেন। জানা গেছে আইএমএফ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের উচ্চ খেলাপি ঋণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। একই সঙ্গে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের খেলাপি ঋণের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে উদ্বিগ্ন। কেননা আন্তর্জাতিকভাবে খেলাপি ঋণের হার সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ সহনীয় বলে ধরা হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এই হার ৮ শতাংশের বেশি। সরকারি ব্যাংকে এই হার ২০ শতাংশের বেশি। এছাড়া খেলাপি ঋণের সঠিত তথ্য উপস্থাপন হচ্ছে না। একদিকে নীতিমালার কারণে খেলাপি ঋণ কম দেখানোর সুযোগ রয়েছে। খেলাপি ঋণের সংজ্ঞাকে তারা আন্তর্জাতিক মানে নিয়ে যাওয়ার সুপারিশ করেছেন। তা না হলে ব্যাংকিং খাত নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রশ্ন উঠবে। পাশাপাশি খেলাপি ঋণের সঠিক তথ্য প্রকাশের কথাও তারা বলেছেন। তাদের মতে খেলাপি ঋণের হার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যের চেয়ে অনেক বেশি। এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয় খেলাপি ঋণের হিসাব দুইভাবে করা হয়একটি গ্রস অপরটি নিট। গ্রস হিসাবে খেলাপি ঋণ বেশি হলেও নিট হিসাবে কম। এই হার ৩৪ শতাংশের মধ্যেই রয়েছে। করোনার কারণে খেলাপি ঋণ কিছুটা বেড়েছে। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার প্রকৃত পরিমাণ নিয়ে প্রশ্ন তোলে প্রতিনিধিদলটি। এর জবাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে আন্তর্জাতিকভাবে প্রচলিত রীতি মেনে দীর্ঘদিন ধরে একই পদ্ধতিতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের হিসাব করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে রিজার্ভ বেশি দেখানোর কোনো সুযোগ নেই। আইএমএফের হিসাব অনুসারে চলতি বছরের জুনের শেষ দিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪৬ বিলিয়ন ডলারের যে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থাকার কথা বলা হয়েছিল তা আসলে ১৫ শতাংশ বাড়িয়ে বলা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ হবে ৩৯ বিলিয়ন ডলার। চলতি অর্থবছরের বাজেটে নতুন শিল্পকারখানায় বিনিয়োগ আবাসন পুঁজিবাজার ব্যাংকে সঞ্চয় ও নগদ টাকা জমার প্রায় সব খাতে কালোটাকা বিনিয়োগের সুযোগ দিয়েছে সরকার। এই সুযোগ নিয়ে এ পর্যন্ত কত টাকা সাদা হয়েছে এবং এর বিপরীতে সরকারের রাজস্ব আদায় পরিস্থিতি কেমন প্রথম বৈঠকেই তা জানতে চেয়েছে প্রতিনিধিদল। বৈঠকে আইএমএফের কর্মকর্তারা জানতে চান যদি কালোটাকা বেশি সাদা নাই হয় তাহলে এই সুযোগ বারবার কেন দেওয়া হয় বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে ঐ বৈঠকে করোনায় ক্ষতি মোকাবিলায় সরকারঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নের অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জ রাজস্ব আদায় পরিস্থিতি টিকা আমদানির খরচ ব্যাংকিং খাতের অতিরিক্ত তারল্য ও এক অঙ্কের সুদহার অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে পদক্ষেপ এবং এফএটিএফের সুপারিশ বাস্তবায়ন মুুদ্রানীতির আধুনিকায়ন চলমান মুদ্রানীতিসহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়। আর্থিক খাতের অগ্রগতি পর্যালোচনা করতে প্রতি বছরই বাংলাদেশ সফরে আসে আইএমএফ প্রতিনিধিদল। তবে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের কারণে মাঝের দুই বছর তাদের কোনো সফর ও বৈঠক হয়নি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসায় এবার আইএমএফ মিশন সফরে এসেছে। এর আগে আইএমএফ সর্বশেষ বাংলাদেশ সফর করে ২০১৯ সালে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/69.csv b/Bangla_fin_news_articles/69.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..44a1a1892e7649aa08d700188b5542aceb434068 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/69.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +69,যে কারণে ছাগলের চামড়া নিতে আগ্রহ নেই আড়তদারদের,2022-07-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,গত দুই বছরের মত এবারও ছাগলের চামড়া ছুঁয়েও দেখছেন না আড়তদাররা। আকারে ছোট হওয়া ও সরকার নির্ধারিত মূল্য থেকে চামড়া প্রতি খরচ বেশি হওয়ায় ছাগলের চামড়া নিতে কোনো আগ্রহ নেই আরতদারদের। রোববার ১০ জুলাই কোরবানির পর ছাগলের চামড়া না নেওয়ার কারণ হিসেবে আরতদাররা বলছেন ছাগলের একটি চামড়ার পেছনে তিনকেজি লবণ প্রয়োজন। এতে খরচ হচ্ছে ৩০ টাকা। এর সঙ্গে শ্রমিক ও পরিবহন খরচ মিলিয়ে মোট ৬০ টাকা খরচ হয়। সে হিসেবে ছাগলের চামড়ায় সরকার নির্ধারিত পরিমাপে খরচ বেশি পড়ে যায়। তাই কেউ ছাগলের চামড়া নিতে চান না তারা। পোস্তার আড়তদার শফিকুর রহমান বলেন একজন গরুর চামড়ার সঙ্গে ৪ পিস ছাগলের চামড়া নিয়ে এসেছে। তারা ওই বিক্রেতার কাছ থেকে ছাগলের চামড়া কিনতে অপারগতা জানান। তারপরও তিনি চামড়া রেখে যেতে চাইলে ৪টি চামড়ায় ১০ টাকা দেওয়ার কথা বলেন। পরে ১০ টাকা নিয়েই চামড়া রেখে যান ওই ব্যক্তি। এর ফলে ছাগলের চামড়া বিক্রিতে খরচ ওঠা দূরের কথা চায়ের দামও হয়নি। ফুটপাতে এখন এক কাপ চা খেতে ৫ টাকা লাগে। আর একটি চামড়ার দাম পড়েছে মাত্র আড়াই টাকা। ছাগলের চামড়ার এমন করুণ পরিণতি গত দুই বছর ধরেই চলছে। এদিকে লালবাগের পোস্তার কাঁচা চামড়ার আড়তদাররা গত বছরের তুলনায় এবার চামড়াপ্রতি অন্তত গড়ে ১০০ টাকা বেশি দামে কিনছেন। এতে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা কিছুটা লাভবান হচ্ছেন। যারা চামড়া সংরক্ষণ করছেন তাদের অতিরিক্ত খরচ ৭০ টাকা বেড়েছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। ট্যানারি মালিকদের প্রতিনিধি আব্দুস সালাম বলেন গড়ে এবার প্রতিটি কাঁচা চামড়ার দাম ১০০ টাকা বেড়েছে। গতবছরের তুলনায় প্রতি বর্গফুটে ৭ টাকা বাড়িয়ে কোরবানির গরু ও খাসির চামড়ার দাম নির্ধারণ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এবার কোরবানির গরুর লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকাতে ৪৭ থেকে ৫২ টাকা প্রতি বর্গফুট। গত বছর ঢাকায় গরুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। আর ঢাকার বাইরে গরুর চামড়ার দাম হবে প্রতি বর্গ ফুটে ৪০ থেকে ৪৪ টাকা যা গত বছর ছিল ৩৩ থেকে ৩৭ টাকা। খাসির চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি বর্গফুটে ১৮ থেকে ২০ টাকা। খাসির চামড়া সারাদেশে একই দামে বিক্রি হবে। গত বছর খাসির চামড়ার দাম ছিল ১৫ থেকে ১৭ টাকা। প্রসঙ্গত পশুর চামড়া সংগ্রহের সবচেয়ে বড় মৌসুম ঈদুল আজহা। দেশে সারাবছর যে পরিমাণ পশু জবাই হয় তার ৬০ শতাংশই হয় এই ঈদে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/690.csv b/Bangla_fin_news_articles/690.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..83a6461e2cd98257de4e9feb71b4b399e9a5c527 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/690.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +690,খোলাবাজারে বন্ড সুবিধার পণ্য বিক্রি থামছে না,2021-12-07,জামাল উদ্দীন,বন্ড সুবিধায় আনা পণ্য খোলাবাজারে বিক্রি থামছে না। বন্ডের অপব্যবহার রোধে আইন প্রয়োগের শৈথিল্যও দায়ী বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কখনো কখনো অভিযান চললেও জোরালো পদক্ষেপ না থাকায় অব্যাহতভাবেই চলছে বন্ডের আওতায় আনা কাঁচামাল বিক্রি। এতে সরকার রাজস্ব হারালেও একশ্রেণির রাঘববোয়ালরা দাপটেই চালাচ্ছে এই ব্যবসাএমনটিই বলেছে রাজস্ব প্রশাসনের সূত্রগুলো। সূত্রমতে কখনো রাজস্ব কর্মকর্তাদেরও হুমকিধমকি কিংবা বদলি করার সক্ষমতাও রাখে এদের কেউ কেউ। বন্ডের অপব্যবহারের নেপথ্যে প্রভাবশালী কেউ কেউ জড়িত। তবে অভিযান চালিয়ে প্রায়শই মালামাল উদ্ধার করা হচ্ছে। বন্ড সুবিধার অপব্যবহারে ভ্যাট ও আয়কর ফাঁকিও চলছে দেদার। এমনকি মানি লন্ডারিংও হয়ে থাকে এই প্রক্রিয়ায় যা বিশদ তদন্তের দাবি রাখে রাজস্ব কর্মকর্তারা বলছেন ধরা পড়লে কর ফাঁকি ও মানি লন্ডারিংয়ের বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত বন্ড সুবিধার পণ্য যথাযথভাবে ঘোষণা না দিয়ে খোলাবাজারে ক্রয়বিক্রয় করা ভ্যাট ও কাস্টমস আইন অনুসারে অপরাধ। এদিকে একই অপরাধে জড়িত এক প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবে দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেনের প্রমাণ মিলেছে। ঢাকার লালবাগের নাহিদ এন্টারপ্রাইজ নামের প্রতিষ্ঠানটি বন্ডের পণ্য বাইরে বিক্রি করে শুধু ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে পৌনে তিন শ কোটি টাকার ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর সোমবার নাহিদ এন্টারপ্রাইজের বিরুদ্ধে ভ্যাট ফাঁকির মামলা করেছে। পাশাপাশি চোরাচালান ও শুল্ক ফাঁকিসংক্রান্ত মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও আয়কর ফাঁকির অভিযোগ তদন্ত করছে সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো। জানা গেছে নাহিদ এন্টারপ্রাইজের ২০১৫ সালের জুলাই থেকে ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত সময়ের ভ্যাটসংক্রান্ত দলিলাদি চেয়ে কয়েকবার চিঠি দেওয়া হলেও গুরুত্ব না দিয়ে বরং কালক্ষেপন করেছে। তদন্ত কাজে সহযোগিতা না করায় ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরের উপপরিচালক তানভীর আহমদের নেতৃত্বে ভ্যাটের কাগজপত্র জব্ধ করা হয়। তদন্তে দেখা গেছে প্রতিষ্ঠানটি ভ্যাট চালান ব্যতীত সেবা দিয়ে যথাযথ রাজস্ব পরিশোধ না করে প্রকৃত বিক্রির তথ্য গোপন করেছে। এই প্রক্রিয়ায় বিপুল পরিমাণ রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে সরকারের আর্থিক ক্ষতিসাধন করেছে। ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের মে পর্যন্ত প্রায় ৫ বছরে প্রতিষ্ঠানটি দাখিলপত্রে বিক্রয়মূল্য প্রদর্শন করেছে ২৯১ কোটি ৮৯ লাখ ৬৬ টাকা। কিন্তু জব্দ করা দলিলাদির ভিত্তিতে দেখা যায় প্রতিষ্ঠানটির প্রকৃত বিক্রয়মূল্য এক হাজার ৫৪০ কোটি ২৬ লাখ ৬৩ হাজার ২২ টাকা। যার মধ্যে ভ্যাট আরোপযোগ্য বিক্রয়মূল্য ছিল এক হাজার ৩৩৯ কোটি ৩৬ লাখ ২০ হাজার ১৯ টাকা। অর্থ্যাৎ প্রতিষ্ঠানটি এক হাজার ৪৭ কোটি ৪৭ লাখ ১৯ হাজার ৯৫৪ টাকার প্রকৃত বিক্রয়মূল্য গোপন করেছে। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানটি নানা ধরণের অবৈধ লেনদেনে জড়িত থাকার বিষয়টিও স্পষ্ট হয়েছে তদন্তদলের কাছে। অবৈধ বন্ডেড পণ্য ক্রয়বিক্রয়ের অর্থ লেনদেন সংঘটিত হয়েছে প্রাইম ব্যাংকের মৌলভীবাজার শাখা ও উত্তরা ব্যাংকের চকবাজার শাখায় থাকা ব্যাংক হিসাবে। পুরো প্রক্রিয়ায় চোরাচালান ও শুল্ক ফাঁকি সংশ্লিষ্ট মানি লন্ডারিং অপরাধ সংঘটিত হয়েছে মর্মে অনুসন্ধান টিম নিশ্চিত হয়েছে। আয়কর ফাঁকির বিষয়টি তদন্ত করতে সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল সিআইসি কাজ করছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/691.csv b/Bangla_fin_news_articles/691.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c21f496c66ba9689a4eb88fe85152ed178d3cd9f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/691.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +691,টানা তিন কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী শেয়ারবাজার,2021-12-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ৫ ডিসেম্বর দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সব কটি মূল্যসূচক বেড়েছে। এর মধ্য দিয়ে টানা তিন কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী ধারায় থাকল শেয়ারবাজার। মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি উভয় বাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। তবে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেনের প্রথম ১০ মিনিটেই ডিএসইর প্রধান সূচক ৩০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে লেনদেনের প্রথম দেড় ঘণ্টা পার হওয়ার পর বেশ কিছু বড় মূলধনি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমে। এতে দুপুর ১২টার দিকে সূচক ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। অবশ্য সূচকের এই ঋণাত্মক ধারা বেশি সময় স্হায়ী হয়নি। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের দাম বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকায় সূচকের উত্থান দিয়েই দিনের লেনদেন শেষ হয়। গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৯৬৫ পয়েন্টে উঠে এসেছে। এতে টানা তিন কার্যদিবসের উত্থানে ডিএসইর প্রধান সূচক বাড়ল ২৬২ পয়েন্ট। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ ২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৬১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৬৩৮ পয়েন্টে অবস্হান করছে। ডিএসইতে গতকাল লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৪৫ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৭৯টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টির দাম। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৮৯৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। আগের দিন মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২৪৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন কমেছে ৩৫০ কোটি ২১ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। গতকাল রবিবার কোম্পানিটির ১১৭ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্হানে থাকা ওয়ান ব্যাংকের ৩৮ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ৩৩ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্হানে রয়েছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেডেলটা লাইফ ইনসিওরেন্স পাওয়ার গ্রিড ফরচুন সুজ আইএফআইসি ব্যাংক ওরিয়ন ফার্মা সোনালী পেপার একমি পেস্টিসাইড প্রভৃতি। দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১৬১ পয়েন্ট। বাজারটিতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৩ কোটি ৩২ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৯৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৯২টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৭৭টির এবং ২৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/692.csv b/Bangla_fin_news_articles/692.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..870a0523e0786d5099a25e6da74cb6bca2a371b7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/692.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +692,ঘণ্টায় লেনদেন শতকোটি টাকা ছাড়িয়েছে,2021-12-06,রেজাউল হক কৌশিক,করোনা প্রকোপ শেষ হয়ে হচ্ছে না শেষ। ফলে এখনো স্বাভাবিক হচ্ছে না মানুষের জীবনযাত্রা। এমন পরিস্থিতিতেও নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজের জন্য আর্থিক লেনদেন করতে হচ্ছে। দৈনন্দিন প্রয়োজন মেটাতে মানুষ এখন মোবাইল ব্যাংকিং নির্ভর হয়ে উঠেছে। এতে অনলাইনে কেনাকাটা থেকে শুরু করে ইউটিলিটি বিল প্রদান চাকরির বেতন পর্যন্ত সবই মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হচ্ছে। এছাড়া প্রণোদনার অর্থ প্রদান বৃত্তি ও উপবৃত্তিসহ সরকারি বিভিন্ন ভাতা প্রদানও হচ্ছে এ মাধ্যমে। আর যখন খুশি টাকা ওঠানো টাকা পাঠানো মোবাইল ফোনে রিচার্জ করার মতো সুবিধা তো রয়েছেই। এখন ব্যাংক থেকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে টাকা নেওয়া কিংবা ব্যাংকে পাঠানোর সুবিধা হওয়ায় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের পরিধি বেড়েছে। মূলত ব্যাংকে যাওয়ার ঝামেলা কমাতেই মানুষ মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ব্যবহার করে। ব্যাংকের লাইনে দাঁড়ানোর বিড়ম্বনা থেকে মুক্তি মিলছে মানুষের। দিন যত গড়াচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তাও বাড়ছে। বাড়ছে লেনদেনের পরিমাণও। বাংলাদেশ ব্যাংকের মোবাইল আর্থিক সেবার এমএফএস হালনাগাদ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকরা ৬৫ হাজার ১৪১ কোটি টাকা লেনদেন করেছেন। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ২ হাজার ১৭১ কোটি টাকা। ..... ... . আগস্টে দৈনিক গড় লেনদেন ছিল ২ হাজার ৭ কোটি টাকা। ঐ মাসে মোট লেনদেন হয়েছিল ৬২ হাজার ২৩০ কোটি টাকা। তবে ডাক বিভাগের সেবা নগদের তথ্য এই হিসাবে আসেনি। নগদের তথ্য যোগ হলে মোট লেনদেন আরো ২০ হাজার থেকে ২২ হাজার কোটি টাকা বেড়ে যাবে। দৈনিক লেনদেন বাড়বে ৭৫০ কোটি টাকার মতো। এ হিসাবে দেশে এমএফএসে দৈনিক লেনদেন হচ্ছে প্রায় ২ হাজার ৮০০ থেকে ২ হাজার ৯০০ কোটি টাকার মতো। ঘণ্টায় লেনদেনের পরিমাণ ১০০ কোটি টাকার বেশি। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে ১৩টি ব্যাংক। গত সেপ্টেম্বরে মোবাইল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে ক্যাশ ইন হয়েছে হয়েছে ১৯ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা। এ সময়ে ক্যাশ আউট হয়েছে ১৬ হাজার ৪৬৩ কোটি টাকা। আলোচিত সময়ে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ব্যবহার করে ব্যক্তি হিসাব থেকে ব্যক্তি হিসাবে সেন্ড মানি করা হয়েছে ১৯ হাজার ৭৯৪ কোটি টাকা। গত সেপ্টেম্বরে মোবাইল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে কেনাকাটার বিল পরিশোধ হয়েছে ২ হাজার ৯৩৬ কোটি টাকা। ঐ সময়ে সামাজিক নিরাপত্তার ভাতা প্রদানের পরিমাণ কমে ১৯ কোটি ২০ লাখ টাকা হয়েছে। ২ হাজার ৪৫৮ কোটি টাকা কর্মীদের বেতনভাতা প্রদান ৬৫২ কোটি টাকা মোবাইল ফোনের ব্যালান্স রিচার্জ ও গ্যাসবিদ্যুত্পানিসহ বিভিন্ন সেবার বিল পরিশোধ বাবদ ১ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে। ..... ... . বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী সেপ্টেম্বর শেষে এমএফএস সেবায় ১১ লাখ ৪২ হাজার এজেন্ট যুক্ত রয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং সেবায়। নিবন্ধিত গ্রাহক ১০ কোটি ৬৪ লাখ ৭১ হাজারের বেশি। এর মধ্যে ৩ থেকে ৪ কোটি হিসাবে প্রতি মাসে নিয়মিত লেনদেন হয়। নগদ সূত্রে জানা গেছে এ প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধিত গ্রাহক সংখ্যা ৫ কোটি ৭০ লাখ। আর এজেন্ট রয়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে মোবাইল ব্যাংকিং বা এমএফএসে লেনদেন কয়েকটি কারণে বেড়েছে। করোনা ভাইরাসের মধ্যে যেটুকু ব্যবসাবাণিজ্য চলছে তার লেনদেনও অনেকাংশে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হচ্ছে। মানুষ আগের চেয়ে বেশি অনলাইন কেনাকাটা করছে। অনেক প্রতিষ্ঠান মোবাইল ব্যাংকিংয়ে বেতন দিচ্ছে। মানুষ ক্রেডিট কার্ডের বিলসহ ব্যাংকিংয়ের অনেক সেবা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে নিচ্ছে। আর সম্প্রতি মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে সরকারি বিভিন্ন ভাতা প্রণোদনার অর্থ বৃত্তি ও উপবৃত্তির অর্থ দেওয়া শুরু হয়েছে। আগে স্বল্প পরিসরে হলেও ইদানীং তার পরিধি বিস্তৃত হয়েছে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের নানামুখী ব্যবহারের আর সহজলভ্য হওয়ায় কারণে জনপ্রিয় হওয়ায় গ্রামীণ জনজীবনকে অনেক সহজ হয়েছে। এ সেবার মাধ্যমে ঘরে বসেই অনেক কাজ করা যাচ্ছে। বাস ট্রেনের টিকিট থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বেতন পরিশোধ করা যাচ্ছে মানুষের হাতের মুঠোয় থাকা ছোট্ট যন্ত্রটির মাধ্যমে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে যেসব কাজ করা যায় সেগুলো হলো রেমিট্যান্স পাঠানো ক্যাশ ইন ক্যাশ আউট একজনের অ্যাকাউন্ট থেকে অন্যজনের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো ইউটিলিটি বিল দেওয়া মোবাইল ফোনের এয়ার টাইম কেনা পণ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে মার্চেন্ট পেমেন্ট সরকারি প্রতিষ্ঠানে বেতন দেওয়া মুক্তিযোদ্ধা ভাতাসহ অন্যান্য ভাতা বিমা প্রিমিয়াম ডিপিএস দেওয়া যায়। ..... ... . বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায় সুবিধাবঞ্চিতদের ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনতে ২০১০ সালে মোবাইল ব্যাংকিং চালুর অনুমতি দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পরের বছর পূর্ণাঙ্গ নীতিমালা করে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু হয়। ১৯৯৯ সালে ইউরোপিয়ান ব্যাংকে সর্বপ্রথম মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু হয়। মূলত স্মার্টফোন উদ্ভাবনের পরে মোবাইল ওয়াপ ওয়্যারলেস অ্যাপ্লিকেশন প্রটোকল পদ্ধতির মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং শুরু হয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা মোবাইল অপারেটর ভিত্তিক হলেও বাংলাদেশে এ সেবা ব্যাংকভিত্তিক। ব্যাংকগুলো বিভিন্ন মোবাইল ফোন অপারেটরের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে এ সেবা দিচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে মোট ১৫টি ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে জড়িত আছে। ডাচ্বাংলা ব্যাংক প্রথম এ সেবা চালু করলেও এখন সবচেয়ে এগিয়ে আছে ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বিকাশ। এর বাইরে ডাক বিভাগের ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা নগদ ব্যবসায়িক দিক থেকে দ্রুত এগোচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/693.csv b/Bangla_fin_news_articles/693.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4c4aff5776306c86642dab4b9139ed5c6159da40 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/693.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +693,পোশাক কারখানায় ওমিক্রন ঠেকাতে ১৭ নির্দেশনা,2021-12-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পোশাক কারখানায় করোনাভাইরাসের দক্ষিণ আফ্রিকান নতুন ধরন ওমিক্রনের সংক্রমণ ঠেকাতে ১৭টি নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি বিজিএমইএ। বিজিএমইএর সচিব মো. ফয়জুর রহমান স্বাক্ষরিত এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শ্রমিকদের ভিড় এড়াতে পোশাক কারখানায় উৎপাদন শুরু ও ছুটির ভিন্ন ভিন্ন সময় নির্ধারণে জোর দিতে হবে। শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যবস্থা করা দরকার। সম্ভব হলে বিভিন্ন বিভাগের কর্মঘণ্টার জন্য আলাদা শিফটের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। কারখানায় প্রবেশের সময় শ্রমিকদের দেহের তাপমাত্রা পরিমাপ এবং প্রয়োজনে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য পাঠাতে হবে। কারখানায় প্রবেশের সময় প্রধান ফটকসংলগ্ন এলাকায় শ্রমিকদের হাত ধোয়ার জন্য পর্যাপ্ত সাবানপানির ব্যবস্থা থাকতে হবে। কাজের জায়গায় শ্রমিকদের ভিড় এড়িয়ে চলার জন্য দুপুরের খাবারের বিরতিসহ অন্যান্য বিরতির জন্য বিভিন্ন বিভাগের শ্রমিকদের আলাদা আলাদা সময় নির্ধারণ করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে সার্বক্ষণিকভাবে শ্রমিককর্মচারীদের মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করতে হবে। সব ধরনের সামাজিক রাজনৈতিক ধর্মীয় ও অন্যান্য লোকসমাগম এড়িয়ে চলতে শ্রমিকদের পরামর্শ দিতে বলা হয়েছে। করোনা সংক্রমণের লক্ষণ থাকলে সংশ্লিষ্ট কর্মীকে আইসোলেশনে রাখতে হবে। তার নমুনা পরীক্ষার জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে সহায়তা দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে হবে। পরীক্ষায় করোনা পজিটিভ হলে রোগীকে আইসোলেশনের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট রোগীর সংস্পর্শে আসা অন্যদের কোয়ারেন্টিনের ব্যবস্থা করতে হবে কারখানা কর্তৃপক্ষকে। সরকারের স্বাস্থ্য সুরক্ষা গাইডলাইন ও হেলথ প্রটোকল যথাযথভাবে অনুসরণ করে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয়েছিল। অতীতের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নিলে করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনও নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে। ইত্তেফাকএনঅ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/694.csv b/Bangla_fin_news_articles/694.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4767bdd7ce8647870f42a2f19f8a8cb48a7e3c1c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/694.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +694,শরীয়াহভিত্তিক ব্যাংকিং চালু করলো সিটি ব্যাংক,2021-12-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,শরীয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকিং সিটি ইসলামিক চালু করলো বেসরকারি সিটি ব্যাংক। শনিবার ৪ ডিসেম্বর রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সেবার উদ্বোধন করা হয়। স্বল্প পরিসরে পরিচালিত হয়ে আসা সিটি মানারাহকে আধুনিক রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে সিটি ব্যাংক নিয়ে এলো সিটি ইসলামিক। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ শরীয়া সুপারভাইজারি কমিটির চেয়ারম্যান ড. মো. আনোয়ার হোসাইন মোল্লা ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মারুফ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং বিভিন্ন প্রিন্ট ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকগণ। . .... ... . সিটি ব্যাংকের গ্রাহকেরা এখন থেকে দেশব্যাপী দেড়শটির মতো শাখা উপশাখা সিটিজেম ও এসএমই সেন্টার সমূহে প্রচলিত ব্যাংকিংয়ের পাশাপাশি পরিপূর্ণ শরীয়া ও উন্নত প্রযুক্তি ভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকিং সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। শুধু তাই নয় সিটি ব্যাংকের বিশ্বমানের ডিজিটাল ব্যাংকিং অ্যাপ সিটিটাচের মাধ্যমেও গ্রাহকগণ ইসলামী ব্যাংকিং সেবা নিতে পারবেন। পাশাপাশি এই ব্যাংক সিটি ইসলামিক গ্রাহকদের জন্য নিয়ে এসেছে দেশের প্রথম আমেরিকান এক্সপ্রেস ইসলামিক ক্রেডিট এবং ডেবিট কার্ড। সিটি ইসলামিক গ্রাহকদের জন্য রয়েছে শরীয়া ভিত্তিক সকল প্রকার ডিপোজিট ও বিনিয়োগ সুবিধা। সুদবিহীন মুনাফা বন্টন নিশ্চিত করার জন্য সিটি ইসলামিক গ্রাহকদের মাঝে ইনভেস্টমেন্ট ইনকাম শেয়ারিং রেশিও পদ্ধতিতে মুনাফা প্রদান করে থাকে। অন্যান্য ব্যাংকের মতো সিটি ইসলামিক ডিপোজিট গ্রাহকদের জন্য পূর্বনির্ধারিত মুনাফার হার ঘোষণা করে না। এই সিটি ইসলামিক ব্যাংকিং সিস্টেমে গ্রাহকগণ তাদের ইসলামিক বিশ্বাসের সাথে সামঞ্জস্য রেখে প্রাত্যহিক জীবনের ব্যাংকিং প্রয়োজন মেটাতে পার্সোনাল ব্যাংকিং থেকে শুরু করে কর্পোরেট ব্যাংকিং সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন। সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার তার বক্তব্যে বলেন অর্থনীতিতে এখন ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই গ্রাহকদের কথা বিবেচনা করে পূর্ণাঙ্গভাবে শরীয়া ভিত্তিক ব্যাংকিং সেবা দানের লক্ষ্যে সিটি ইসলামিক চালু করা হলো। সিটি ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ তার বক্তব্যে বলেন এটা না বললেই নয় যে আপনারা সবাই সিটি ব্যাংকের পাশে থেকে আমাদের আজকের অবস্থানে আসার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। ভবিষ্যতেও আপনারা আমাদের পাশে থাকবেন। স্বাগত বক্তব্যে সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন ব্যাংকটির ইসলামিক ব্যাংকিং ব্যবসায় প্রাগ্রাধিকার ভিত্তিতে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/695.csv b/Bangla_fin_news_articles/695.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5ba60e697fad68d11fb44404d0450a9f54be9a8f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/695.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +695,কাল থেকে নিত্যপণ্য বিক্রি করবে টিসিবি,2021-12-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিত্য পণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে ও করোনাকালে স্বল্প আয়ের মানুষের সহায়তায় আগামীকাল রবিবার থেকে রাজধানীসহ সারাদেশে কম দামে নিত্যপণ্য বিক্রি শুরু করবে সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি। এ দফায় সয়াবিন তেল চিনি মসুর ডাল ও পেঁয়াজ বিক্রি করবে সরকারের এ সংস্থাটি। শনিবার টিসিবির দায়িত্বপ্রাপ্ত তথ্য কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান সারাদেশে সব মহানগরী জেলা ও উপজেলায় ৪০০ থেকে ৪৫০ ট্রাকে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা মসুর ডাল ৬০ টাকা আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৩০ টাকা ও প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১১০ টাকা লিটার দরে বিক্রি করা হবে। তবে একজন ক্রেতা একসঙ্গে সর্বোচ্চ দুই কেজি চিনি দুই কেজি ডাল আড়াই কেজি পেঁয়াজ ও দুই লিটার সয়াবিন তেল কিনতে পারবেন। ... যেসব কারণে শহর ছাড়ছে মানুষ ... যেসব কারণে শহর ছাড়ছে মানুষ ...যেসব কারণে শহর ছাড়ছে মানুষ বর্তমানে রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি চিনি ৭৫ থেকে ৮০ টাকা বড়দানা মসুর ডাল ৮৫ থেকে ৯০ টাকা আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায়। আগামী ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ বিক্রি কার্যক্রম চলবে। তবে সপ্তাহের শুক্রবার বন্ধ থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/696.csv b/Bangla_fin_news_articles/696.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b120d4eb4ae797c8bb89060b07dbb8d30fc36204 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/696.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +696,ওমিক্রন থাবায় অর্থনীতিতে আতঙ্ক,2021-12-04,এম এ মাসুম,করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন নিয়ে দুনিয়া জুড়ে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনা ভাইরাসের নতুন এ ধরনের নাম দিয়েছে ওমিক্রন। গ্রিক বর্ণমালা দিয়ে এর আগে যেমন আলফা ও ডেলটার নামকরণ হয়েছিল ঠিক সেভাবেই এ ধরনের এমন নাম দেওয়া হয়েছে। নতুন নাম দিয়ে সংস্থাটি ওমিক্রনকে করোনা ভাইরাসের উদ্বেগজনক ধরন হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। অতি সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকায় শনাক্ত হওয়া এই স্ট্রেইন নিয়ে বিশেষজ্ঞরা এখনই খুব বেশি কিছু ধারণা দিতে পারছেন না। তবে তাদের আশঙ্কা এটি অতি সংক্রামক। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও ধরনটিকে ভ্যারিয়েন্ট অব কনসার্ন বা উদ্বেগজনক হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করেছে। ব্রিটেনসহ ইউরোপের আরো কয়েকটি দেশে এবার করোনা ভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন শনাক্ত হয়েছে। আলজাজিরার খবর অনুসারে নতুন করে ওমিক্রনের সংক্রমণের তালিকায় যুক্ত হলো জার্মানি চেক প্রজাতন্ত্র ও ইতালি। করোনার এই নতুন ধরন সর্বপ্রথম দক্ষিণ আফ্রিকায় শনাক্ত হওয়ার পর দেশটির ওপর সবার আগে ভ্রমণনিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল ব্রিটেন। ধীরে ধীরে অন্যরাও ভ্রমণনিষেধাজ্ঞা জারি শুরু করে। এর মধ্যেই ইউরোপে ব্রিটেনের পর জার্মানি ও ইতালিতে ওমিক্রনের অস্তিত্ব পাওয়া গেল। নেদারল্যান্ডসে আংশিক লকডাউন কার্যকর করা হয়েছে। সর্বশেষ অতি সংক্রামক ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনের আতঙ্কে কর্তৃপক্ষ দেশ জুড়ে আংশিক লকডাউন জারি করতে বাধ্য হয়েছে। কমপক্ষে আগামী তিন সপ্তাহ সব ধরনের সাংস্কৃতিক ভেন্যু বিশেষ করে ক্যাফে জাদুঘর ও সিনেমা হলো অবশ্যই বন্ধ থাকবে। হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ যেন না বাড়ে এবং পরিস্থিতি যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে সেজন্যই কর্তৃপক্ষ এমন কঠোর পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হয়েছে। করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন আতঙ্কে এবার সব বিদেশি নাগরিককে জন্য সীমান্ত নিষেধাজ্ঞা জারি করতে যাচ্ছে ইসরাইল কর্তৃপক্ষ। ইসরাইলে এরই মধ্যে করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন শনাক্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। ফলে সংক্রমণ ঠেকাতে বিদেশিদের জন্য পুরোপুরি সীমান্ত বন্ধ করতে প্রস্তুত সংশ্লিষ্টরা। অতিসংক্রামক ওমিক্রন শনাক্তের জেরে আবারও ধাক্কা লেগেছে বিশ্ব অর্থনীতিতে। ধস নেমেছে বিশ্বের বড় বড় পুঁজিবাজারে। ২৯ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সম্মেলন স্থগিত করা হয়েছে। জ্বালানি তেলের দাম এক ধাক্কায় ৬৮ ডলারে নেমে এসেছে। পৌনে দুই বছরের করোনার ছোবলে তছনছ হয়ে যাওয়া বিশ্ব অর্থনীতি মাত্র ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছিল। তখনই করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন নতুন সংকটের মধ্যে ফেলে দিয়েছে বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বকে। ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের খবর বলছে গত শুক্রবার বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম কমেছে ১০ শতাংশের বেশি। করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট বা ধরনের কারণে বাংলাদেশের রপ্তানি পোশাকের বৃহত্তম বাজার ইউরোপে আবারও লকডাউনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। মহামারি মোকাবিলায় ইউরোপ যাতে সফল হয় সেই প্রত্যাশাই করছেন বাংলাদেশি পোশাক রপ্তানিকারকরা কারণ পরিস্থিতি খারাপ হলে ইউরোপের বাজারে তাদের রপ্তানি কমে যেতে পারে। তবে আতঙ্ক ছড়িয়েছে বাংলাদেশেও। আবার কি বন্ধ হয়ে যাবে সবকিছু আমদানিরপ্তানিতে যে গতি ফিরে এসেছিল তা কি থমকে দাঁড়াবে। প্রধান রপ্তানি বাজার ইউরোপীয় দেশগুলোর পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন দেশের পোশাক প্রস্তুতকারীরা। রপ্তানি বাজারের সাময়িক ধীরতার মধ্যেও তারা আশা করেছিলেন এবার হয়তো বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ডগুলো তাদের অর্ডার স্থগিত করবে না। বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী কোভিড১৯এর প্রথম ঢেউয়ের সময় বিশ্বব্যাপী ফ্যাশন ব্র্যান্ড ও ক্রেতারা তাদের ৩১৫ কোটি ডলারেরও বেশি মূল্যের পোশাকের অর্ডার বাতিল ও স্থগিত করেছিল যা দেশের অন্তত ১ হাজার ১৩৬টি কারখানার ওপর প্রভাব ফেলেছে। যদিও পরবর্তী সময়ে আবার অর্ডার ফিরেছে। কিন্তু ধাক্কার প্রভাব রয়েগেছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন যদি ইউরোপীয় ইউনিয়নের ৮ থেকে ১০টি দেশ নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করে তাহলে অবশ্যই এর প্রভাব বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিখাতের ওপর পড়বে। তবে কোনো একক দেশের বিধিনিষেধ গার্মেন্টস ব্যবসায়ে তেমন প্রভাব ফেলবে না । করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন নিয়ে শেয়ারবাজারের কিছু বিনিয়োগকারীর মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এতে কিছু বিনিয়োগকারী শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়িয়েছেন। ফলে গত সপ্তাহের বড় পতন দেখা গেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন শেয়ারবাজার অত্যন্ত সংবেদনশীল। যে কোনো নেতিবাচক বিষয় শেয়ারবাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তবে সার্বিকভাবে বর্তমান শেয়ারবাজার বিনিয়োগবান্ধব। তাই বিনিয়োগকারীদের উচিত আতঙ্কে বিক্রির চাপ না বাড়িয়ে তথ্য যাচাইবাছাই করে ভালো শেয়ারে বিনিয়োগ করা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/697.csv b/Bangla_fin_news_articles/697.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a6ce2817f2b8a288d3601bbca1e852bb5a294b1c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/697.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +697,রানার মোটরসাইকেল কেনার কিস্তি দেওয়া যাবে ‘নগদে’,2021-12-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এখন থেকে মোটরসাইকেল প্রস্ততকারক প্রতিষ্ঠান রানার অটোমোবাইলসের মোটরসাইকেল কেনার কিস্তিসহ সকল প্রকার বিল পরিশোধ করতে পারবেন মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদএর গ্রাহকেরা। নগদএর বিল পেমেন্ট অপশন ব্যবহার করে গ্রাহকেরা ইএমআই সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।প্রতিষ্ঠান দুটির সমঝোতার ফলে মোটরসাইকেল কিনতে গ্রাহকদের আর আগের মতো ক্যাশ টাকার লেনদেন করতে হবে না যা তাদের মূল্যবান সময় বাঁচানোর পাশাপাশি ক্যাশ টাকা বহনের ঝুঁকি থেকেও মুক্তি দেবে। এ ছাড়া গ্রাহকের চাহিদা পূরণের কথা মাথায় রেখে ডাক বিভাগের সেবা নগদ ইএমআইএর মাধ্যমে পেমেন্টের সুবিধা করে দিচ্ছে। ফলে নগদএর মাধ্যমে রানার থেকে মোটরসাইকেল কিনলে গ্রাহকেরা এই সেবাটিও উপভোগ করতে পারবেন।সম্প্রতি নগদ ও দেশের বাজারে দেশীয় শীর্ষস্থানীয় মোটরসাইকেল প্রস্ততকারক প্রতিষ্ঠান রানার অটোমোবাইলস লিমিটেডের মধ্যে এ সম্পর্কিত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এ সময় নগদএর পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও রাহেল আহমেদ প্রধান বিপণন কর্মকর্তা সিএমও শেখ আমিনুর রহমান হেড অব বিজনেস সেলস মো. সাইদুর রহমান দিপু হেড অব কর্পোরেট সেলস ঢাকা মো. হেদায়াতুল বাশার ও কর্পোরেট সেলস ঢাকা মো. রিফাত রহমান উপস্থিত ছিলেন।চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে রানার অটোমোবাইলসের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর এমডি ও চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার সিইও রিয়াজুল হক চৌধুরী সিএফও সনাত দত্ত ও সিনিয়র ম্যানেজার সুমন কুমার রায় প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।নগদ ও রানার অটোমোবাইলসের চুক্তির বিষয়ে নগদএর প্রধান বিপণন কর্মকর্তা শেখ আমিনুর রহমান বলেন দেশের বাজারে দেশীয় দুটি সেরা প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের সেরা সেবা দেওয়ার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। অনেকেই আছেন যারা ক্যাশ টাকা দিয়ে মোটরসাইকেল কিনতে কিছুটা সমস্যায় পড়েন। সেই সমস্যা সমাধান করবে নগদ। এখন চাইলেই নগদএর মাধ্যমে কিস্তিতে রানার মোটরসাইকেল কিনতে পারবেন গ্রাহকেরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/698.csv b/Bangla_fin_news_articles/698.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fb39e73679fa3e8ec69e60f5b260beca704f6db0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/698.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +698,ভরা মৌসুমেও সবজির দাম চড়া,2021-12-03,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,চলতি সপ্তাহে রাজধানীর খুচরা বাজারে কমেছে মুরগি মাছ ও ডিমের দাম। তবে শীত মৌসুম শুরু হলেও বেশিরভাগ সবজির দাম কমেনি। শুক্রবার ৩ ডিসেম্বর রাজধানীর কাওরান বাজার পলাশী বাজার হাতিরপুল কাঁচা বাজার ঘুরে এই তথ্য পাওয়া গেছে। বাজারে প্রতি কেজি সিম ৪০৫০ টাকা কাঁচা মরিচ ৭০ থেকে ৮০ টাকা গাঁজর ৬০ টাকা করলা ৫০ টাকায় বাঁধা কপি আকারভেদে ৩০৪০ টাকা ফুলকপি আকারভেদে ৩০৪০ টাকায় মূলা ৩০ টাকা নতুন আলু ৭০ টাকায় সাধারণ আলু ২৫ টাকা বেগুন ৩০৪০ টাকায় টমেটো ৯০১০০ টাকা ঢেঁড়স ৬০ টাকায় শসা ৪০ টাকায় পেঁপে ২০ টাকায় পটল ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজার ভেদে দামের পার্থক্য রয়েছে। শীত মৌসুমে সবজির দাম না কমার কারণ হিসেবে পলাশি বাজারের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মো. শামিম মিয়া জানান পাইকারি বাজারে দাম বেশি। এ কারণে খুচরা বাজারে দাম বেশি। তবে আগের চেয়ে সবজির দাম একটু কমলেও শীত মৌসুমে যতটা দাম কমে এবার তা কমেনি। ..... ডিম ... . সপ্তাহের শেষে পাইকারিতে ব্রয়লার মুরগির ডিম প্রতি ডজন ১০০ টাকা করে বিক্রি হয়েছে। তবে খুচরা বাজার ১০৫ থেকে ১১০ টাকা ডজন বিক্রি হচ্ছে। রাজধানীর কাওরান বাজারেরর নুরজাহান চিকেন ব্রয়লার হাউসের মালিক মো. ছায়েদুল জানান গত সপ্তাহে মুরগির দাম কেজিতে ৫ টাকা কমেছে। ব্রয়লার মুরগি ১৫০১৫৫ টাকা সোনালি ২৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এদিকে সয়াবিন তেলের দাম আগের মতোই আছে বলে জানিয়েছেন কাওরান বাজারের মিলু স্টোরের স্বত্বাধিকারী বিপ্লব কুমার পাল। তিনি জানান ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৭০০ থেকে ৭১০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। ..... মাছ ... . বাজারে ইলিশসহ সব মাছের দাম কিছুটা কমেছে। এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশ ৯০০ টাকা ৮ শ থেকে সাড়ে ৯ শ গ্রাম সাইজের ইলিশের কেজি ৭০০ টাকা। রুই আকার ভেদে ২০০ থেকে ৩২০ টাকা চিংড়ি ৫০০৬০০ টাকা কাতল আকার ভেদে ২০০ থেকে সাড়ে তিনশ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। দাম কমার কারণ হিসেবে কাওরান বাজারের মাছ ব্যবসায়ী জুনায়েদ হোসেন জানান খালবিলে পানি কমে যাওয়ায় মাছের দাম কিছুটা কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/699.csv b/Bangla_fin_news_articles/699.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ef4ef8610345c30024d5ad5fde010d73b9b9af7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/699.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +699,যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর,2021-12-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের হাইটেক পার্ক ও অর্থনৈতিক অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন বাংলাদেশ এখন বিনিয়োগের উত্তম জায়গা। বৃহস্পতিবার ২ ডিসেম্বর ঢাকায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আমেরিকান বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের অ্যামচেম ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। অ্যামচেম সভাপতি সৈয়দ এরশাদ আহমেদের সভাপতিত্বে এতে সম্মানিত অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর শিল্প ও বেসরকারি বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন দুই দেশের সম্পর্কের গভীরতা অনেক। আমরা স্বাধীনতার ৫০ বছর পালন করছি। অ্যামচেম ২৫ বছর পালন করছে। এতেই বোঝা যায় আমাদের বন্ধুত্বের অবস্থান শক্তিশালী। তিনি বাংলাদেশের অগ্রগতি তুলে ধরে বলেন বেশকিছু খাত রয়েছে যেগুলোতে বিনিয়োগ করে উভয় দেশই লাভবান হতে পারে। নদীখনন ও স্থায়ী বাঁধ নির্মাণে বিনিয়োগ করা পরিবেশবান্ধব জ্বালানি উৎপাদনে বিনিয়োগ করে লাভবান হতে পারবেন যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীরা। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বিনিয়োগকারী। বাংলাদেশে মোট বিনিয়োগের ২০ শতাংশই যুক্তরাষ্ট্রের। দেশটির অগ্রাধিকার রয়েছে মূলত জ্বালানি খাতে। এখানে দক্ষ জনশক্তি রয়েছে এমন অন্যান্য খাতেও বিনিয়োগ বাড়াতে পারে। তিনি বাংলাদেশি পণ্যের প্রবেশে শুল্কবাধার কথা তুলে ধরে বলেন যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকৃত তুলা থেকে সূতা তেরি করে তা দিয়ে সেদেশে রফতানি করলে শুল্কমুক্ত সুবিধা চালুর দাবি জানান। তাতে দুইদেশের বাণিজ্য সম্প্রসারিত হবে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রশংসা করে আব্দুল মোমেন বলেন রোহিঙ্গা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের পক্ষে রোহিঙ্গাদের বোঝা বহন করা কঠিন হয়ে উঠছে। করোনাকালীন সময়েও মিলিয়ন মিলিয়ন ডোজ ভ্যাকসিন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। ভ্যাকসিনের সময় বিভিন্ন দেশে যেভাবে আমরা হণ্যে হয়ে হাত পাতছিলাম সেই কঠিন সময়ে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের প্রতি তার বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। তখন ৫৫ লাখ টিকা দিয়েছিল। তারপর বাংলাদেশকে বিনামূল্যে আরও ২ কোটি ৯০ লাখ টিকা প্রদানের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই অব্যাহত সহযোগিতার জন্য তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন অনেক শক্তিশালী। যদিও করজিডিপির অনুপাত বিশ্বে সর্বনিম্নে। এটি বাড়াতে হবে। গতিশীল শেয়ারবাজার রয়েছে। এখন বন্ড মার্কেট নিয়ে কাজ করতে হবে। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল আর মিলার অ্যামচেমের সাবেক সভাপতি আফতাব উল ইসলাম নুরুল ইসলাম ফরেস্ট ই কুকসন প্রমূখ বক্তৃতা করেন। মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ ধারাবাহিক ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের এখন আন্তর্জাতিক গোল্ড স্ট্যান্ডার্ড অর্জনের সক্ষমতা রয়েছে। এদিকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রজন্মের বিনিয়োগ প্রাধাণ্য নিয়ে এক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। পরে ১৩টি প্রতিষ্ঠানকে সামাজিক দায়বদ্ধতা সিএসআর পুরস্কার প্রদান করা হয়। প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাং কোকাকোলা বাংলাদেশ সিটি ব্যাংক এনএ বাংলাট্র্যাক শেভরন এনার্জিপ্যাক লিডস কর্পোরেশন মাস্টারকার্ড মার্কেন্টাইল ব্যাংক মেটলাইফ মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ও থেরাপ বিডি লিমিটেড। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7.csv b/Bangla_fin_news_articles/7.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..67cde47d35eb8aee63401ce2297e44a3c64901a9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7,ঋণ পুনঃতপশিল নীতিমালায় সংশোধনী আনলো বাংলাদেশ ব্যাংক,2022-08-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সম্প্রতি জারি করা ঋণ পুনঃতপশিল নীতিমালার সংশোধনী এনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পুনঃতপশিল করা কোনো ঋণ ৬ মাস অনাদায়ী থাকলে তা সরাসরি ক্ষতিজনক মানে শ্রেণীকরণ করতে হবে। প্রকৃত আদায় ব্যতীত পুনঃতপশিল করা ঋণের সুদ আয় খাতে নেওয়া যাবে না। সব ক্ষেত্রে পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদনের বাধ্যবাধকতার শর্ত তুলে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া পুনঃতপশিল করা কোনো ঋণ বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শনে খেলাপি করলে সেই সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত হবে। ব্যাপক ছাড় দিয়ে ঋণ পুনঃতপশিল ও পুনর্গঠন নীতিমালা জারি নিয়ে বিভিন্ন আলোচনাসমালোচনার মধ্যে আগের নির্দেশনায় এরকম সংশোধনী এনে গতকাল প্রজ্ঞাপন জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ৫০০ কোটি টাকার বড় অঙ্কের একটি মেয়াদি ঋণ চার দফায় ২৯ বছরের জন্য পুনঃতপশিলের সুযোগ দিয়ে গত ১৮ জুলাই সার্কুলার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রতি পর্যায়ে ডাউনপেমেন্টের হারও কমানো হয়। পুনঃতপশিলের বিষয়টি পুরোপুরি ব্যাংকের ওপর ছেড়ে দিতে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকালের নির্দেশনায় বলা হয়েছে পুনঃতপশিল করা ঋণ হিসাবের বিপরীতে স্থগিত সুদ হিসাবে রক্ষিত এবং পুনঃতপশিলের পর আরোপিত সুদ প্রকৃত আদায় ছাড়া ব্যাংকের আয় খাতে স্থানান্তর করা যাবে না। মন্দ বা ক্ষতিজনক মানে শ্রেণীকৃত ঋণ ৩য় ও ৪র্থ বার পুনঃতপশিল করার ক্ষেত্রে প্রকৃত আদায় না করে সংরক্ষিত প্রভিশন ব্যাংকের আয় খাতে নেওয়া যাবে না। এতে আরো বলা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শক দল ঋণ পুনঃতপশিলে সব শর্ত পরিপালন হয়েছে কিনা যাচাই করবে। যাচাই শেষে যে সিদ্ধান্তে উপনীত হবে সেটাই চূড়ান্ত হবে। পুনঃতপশিল পরবর্তী সময়ে আসল এবং সুদ মাসিক বা ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে সম কিস্তিতে আদায় করতে হবে। ৬টি মাসিক বা ২টি ত্রৈমাসিক কিস্তি অনাদায়ী হলে পুনঃতপশিল করা ঋণ সরাসরি ক্ষতিজনক মানে শ্রেণীকরণ করতে হবে। আগের নির্দেশনায় সব ঋণ পুনঃতপশিলে পরিচালনা পর্ষদ বা নির্বাহী কমিটির অনুমোদনের কথা বলা হয়েছিল। তবে বিষয়টি সময় সাপেক্ষ হওয়ায় এক্ষেত্রে শিথিলতা এনে বলা হয়েছে ঋণ পুনঃতপশিল বা পুনর্গঠন করার ক্ষেত্রে ঋণ অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষের ন্যুন্নতম এক স্তর ওপরের পর্যায় থেকে অনুমোদিত হতে হবে। তবে সব ক্ষেত্রে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়কে অবহিত করতে হবে। আর পরিচালনা পর্ষদে অনুমোদন করা ঋণ পুনঃতপশিল বা পুনর্গঠন ঐ পর্যায় থেকেই হতে হবে। বিদেশি ব্যাংকের ক্ষেত্রে কান্ট্রি ম্যানেজমেন্ট টিম অথবা দায়িত্বপ্রাপ্ত সমজাতীয় কমিটি অনুমোদন করবে। কৃষি কটেজ মাইক্রো ও ক্ষুদ্র ঋণ ছাড়া অন্যান্য ঋণ যে পর্যায় থেকেই অনুমোদিত হোক ৩য় ও ৪র্থ বার পুনঃতপশিলের ক্ষেত্রে আবশ্যিকভাবে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন নিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/70.csv b/Bangla_fin_news_articles/70.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..728cc19723569642085f3a6cc99efed3a0974549 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/70.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +70,চীনা পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা কতখানি প্রভাব বাংলাদেশে,2022-07-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের বাণিজ্যযুদ্ধ নতুন কিছু নয়। কোভিডের আগ মূহূর্তে বিশ্বব্যাপী এই বিষয়টিই ছিল আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। সে সময় চীনা পণ্যে যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আরোপ করে। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে চীনও যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে শুল্ক আরোপ করে। তখন রীতিমতো বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছিল দুই দেশের মধ্যে। এর মধ্যে কোভিড এসে বিষয়টি রূপ নিয়েছিল কে জীবানু ছড়িয়েছে এর প্রভাব কী হবে সংক্রান্ত আলোচনায়। এর মধ্যে বাণিজ্য সংক্রান্ত খণ্ডযুদ্ধ যে চলেনি তা কিন্তু নয়। চীনা প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াইয়ের ওপর আমেরিকান অবরোধ ২০২১ এ জিনজিয়াং এর টমেটো ও তুলায় নিষেধাজ্ঞা ছিলো যুদ্ধের কিছু খণ্ডচিত্র। এবার দেশদুটির মাঝে যেন অলআউট রণক্ষেত্রের প্রেক্ষাপট তৈরি হতে যাচ্ছে। যার প্রভাব পড়বে চীন তথা জিনজিয়াং প্রদেশটির ওপর বাণিজ্যিকভাবে নির্ভরশীল দেশগুলোর ওপর। গত ২১ জুন থেকে উইঘুর ফোর্সড লেবার প্রিভেনশন অ্যাক্ট বা ও শ্রম আইন ইস্যুতে চীনের পশ্চিমাঞ্চলীয় জিনজিয়াংয়ে উৎপাদিত পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে। বলপূর্বক এই শ্রম আইন প্রণয়নের পর এবার দাপ্তরিকভাবে চীনের পশ্চিমাঞ্চলীয় জিনজিয়াং অঞ্চলে উৎপাদিত সব পণ্য নিষিদ্ধ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্র বলেছে জিনজিয়াং প্রদেশের যেখানে এ তুলা তৈরি হয় সেখানে উইঘুর মুসলিম নির্যাতন শিশু শ্রম ও শ্রম আইনের লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে থাকে। যা যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার ও শ্রম আইন অনুমোদন দেয় না। এ কারণে এখানে উৎপাদিত পণ্য নিষিদ্ধ করেছে দেশটি। শুধু তাই নয় যেসব দেশ ও প্রতিষ্ঠান চীনের এই অঞ্চল থেকে পণ্য আমদানি করে যুক্তরাষ্ট্রে রফতানি করবে তাদেরকেও নিশ্চিত করতে হবে এসব পণ্য জোরপূর্বক শ্রমে তৈরি হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র বারবারই অভিযোগ করে আসছে জিনজিয়াং এ চীনের উইঘুর সম্প্রদায়ের মুসলমানদের আটকে রেখে জোর করে কাজ করানো হচ্ছে। যা মানবাধিকারের গুরুত্বপূর্ণ লংঘন ও গণহত্যার শামিল। এদিকে আবার চীন বরাবরই বলে আসছে জিনজিয়াংয়ে উইঘুর মুসলমানরা ঐতিহ্যগতভাবেই বাস করে। কেউ তাদের জোর করে আটকে রাখেনি সেখানে। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বের বহুদিনের অভিযোগ ২০১৭ সাল থেকে ১০ লাখের বেশি উইঘুর ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের মুসলমানকে জিনজিয়াংয়ে আটকে রেখে খুব কম মজুরি বা বিনা মজুরিতে কাজ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। তা করা হচ্ছে দারিদ্র্য বিমোচন এবং শিল্পসহায়তার মতো গালভরা বুলির আড়ালে। সেখানে নারীদের ওপর দলগত ধর্ষণ যৌন সহিংসতা ও নির্যাতনের অনেক নজির পাওয়া গেছে। গণ বন্দীশিবিরে উইঘুর মুসলমানদের আটকে রেখে মানবেতর পরিবেশে রাখার অভিযোগও উঠেছে। এদিকে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যুক্তরাষ্ট্রের এ সিদ্ধান্তের জবাবে বলেছে এধরনের নিষেধাজ্ঞা উভয় দেশের কোম্পানি এবং ভোক্তাদের স্বার্থকে মারাত্মকভাবে আঘাত করবে। এবং চীন তার জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে। নিষেধাজ্ঞাটি জিনজিয়াং এর সকল পণ্যে আরোপ করা হলেও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে মূল শংকার কারণ তৈরি পোশাক শিল্পে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প যখন করোনা ও বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতির মোকাবিলা করে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে তখন এই নিষেধাজ্ঞা এলো। কারণ এই মূহুর্তে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পখাত কাঁচামালের জন্য চীনের এই প্রদেশটির ওপর অনেকাংশেই নির্ভরশীল। বাংলাদেশে তৈরি পোশাক শিল্পে ব্যবহৃত তুলার ৩০ ভাগ আসে চীনের জিনজিয়াং প্রদেশ থেকে। অন্যান্য পণ্য ও একসেসরিজের বড় অংশ আসে চীন থেকে। যুক্তরাষ্ট্রের এ নিষেধাজ্ঞার ফলে দেশের তৈরি পোশাক শিল্প সংকটে পড়তে পারে বলে মনে করছেন বাংলাদেশের তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারকরা। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার ফলে জিনজিয়াং প্রদেশের ফেবরিক শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই নয় যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র দেশ ইউরোপেও রপ্তানি করা যাবে না। মোদ্দা কথাটি হলো জিনজিয়াংয়ের তুলা বাংলাদেশ ব্যবহার করতে পারবে না। এমন নয় যে তুলা বা গার্মেন্টস একসেসরিজের অন্যান্য পণ্য অন্য দেশে পাওয়া যায় না। কিন্তু চীন তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশের কাছের দেশ হওয়া এবং কম সময়ে চীন থেকে পণ্য সরবারহের সুবিধা থাকার কারণে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের উদ্যোক্তারা অনেকটাই চীননির্ভর। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা জারির ফলে সমস্যায় পড়বে উদ্যোক্তা। গত এক বছর ধরে এমনিতেই তুলার বাজার অস্থির তারপর নিষেধাজ্ঞা জারি করার পর অস্থিরতা আরো বাড়বে। তুলা আমদানি করতে ব্যয় বাড়বে ব্যয় বাড়লেও সুতা তৈরি করতে খরচ বাড়বে। তৈরি পোশাকের উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যাবে। আর সামগ্রিকভাবে এর প্রভাব পড়বে রপ্তানি ব্যয়ে। এদিকে বিবিসিরি খবরে জানা গেছে যুক্তরাষ্ট্র চীনের জিনজিয়াং প্রদেশের তুলাকে শুধু নিষেধাজ্ঞাই জারি করেনি ওই অঞ্চলের পানি ও বায়ুতে বানানো ফেব্রিক্সকে চিহ্নিত করার জন্য বিশেষ মেশিন আবিষ্কার করেছে। কোনো দেশ ভুল করেও জিনজিয়াং প্রদেশের তুলা দিয়ে ফেব্রিক্স বানিয়ে রপ্তানি করলে যুক্তরাষ্ট্র ওই বিশেষ মেশিন ব্যবহার করে তা ধরে ফেলবে। তবে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে এই বিষয়ে কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। বিজিএমইএএর সূত্র জানিয়েছে চীন থেকে তুলা আমদানির সময় জিনজিয়াংয়ের তুলা না পাঠানোর নিশ্চয়তা নিচ্ছে বাংলাদেশ। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র থেকে জিনজিয়াং এর তুলা ও ফেব্রিক্স সনাক্তকরণের যন্ত্র আমদানি করার বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এতোসব হতাশার মাঝে আছে আলোর রেখাও। মূল্যস্ফীতি ও মন্দার ভয়াল পদধ্বনিতে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি গন্তব্যে পোশাকের ক্রয়াদেশ কিছুটা কমতির দিকে থাকলেও চীন থেকে স্থানান্তরিত হয়ে ক্রয়াদেশ ভবিষ্যতে বাংলাদেশে আসার সম্ভাবনাও রয়েছে। তৈরি পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন চীনা পণ্যে নিষেধাজ্ঞার কারণে দেশটির ক্রয়াদেশগুলো ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশে আসার কথা। এছাড়া ভারত ও পাকিস্তানও এর সুফল ভোগ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/700.csv b/Bangla_fin_news_articles/700.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a7cd9eb3f57df1730678dd18e08a872affee76ca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/700.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +700,মাসুদ বিশ্বাসকে বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিলের শুভেচ্ছা,2021-12-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ এর প্রধান নির্বাহী ডেপুটি গভর্নর পদমর্যাদা হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিলের পক্ষ থেকে মো. মাসুদ বিশ্বাসকে ফুলের শুভেচ্ছা জানানো হয়। এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ঢাকাএর প্রেসিডেন্ট এইচ এম দেলোয়ার হোসাইন সহসাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা শ্রাবণ সাংগঠনিক সম্পাদক এ.ইউ.এম মান্না ভূঁইয়া সদস্য নাবিলা আরফিন উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিলের সাংগঠনিক সম্পাদক এ.ইউ.এম মান্না ভূঁইয়া ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন মাসুদ বিশ্বাস স্যার বিভিন্ন মেয়াদে বিএফআইইউয়ের উপপ্রধান ও ভারপ্রাপ্ত প্রধানের দায়িত্ব পালন করেছেন। ওনার অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতায় বিএফআইইউয়ের কাজ গতিশীল হবে। মঙ্গলবার ৩০ নভেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে মো. মাসুদ বিশ্বাসের বিএফআইইউ এর প্রধান নিযুক্ত হওয়ার বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে বলা হয়েছে আগামী দুই বছরের জন্য তাকে এ পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মাসুদ বিশ্বাস এর আগে বিএফআইইউয়ের উপপ্রধান ও ভারপ্রাপ্ত প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন। গত ১০ সেপ্টেম্বর আবু হেনা মো. রাজি হাসানের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর থেকে ভারপ্রাপ্ত প্রধানের দায়িত্ব পান মাসুদ। ১৯৮৮ সালে সহকারী পরিচালক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকে কর্মজীবন শুরু করেন। বিভিন্ন পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করে ২০১৭ সালের আগস্টে নির্বাহী পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি পান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/701.csv b/Bangla_fin_news_articles/701.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ed99ba757cce14af23bc1e330d7c1b2ff26864ae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/701.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +701,ওমিক্রন আতঙ্কে বিশ্ববাজারে তেলের দামে ধস,2021-12-02,ইত্তেফাক ডেস্ক,মডার্নার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ওমিক্রন করোনভাইরাস ভেরিয়েন্টের বিরুদ্ধে কোভিড১৯ ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করার পর অর্থনীতিতে ভয়ঙ্কর নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই উদ্বেগের ফলে তেলের চাহিদা সম্পর্কে উদ্বেগ বেড়ে গেছে। ফলে বিশ্ববাজারে মঙ্গলবার তেলের দাম কমেছে। অশোধিত ব্র্যান্ডগুলি মহামারি শুরুর পর থেকে তাদের সবচেয়ে বড় মাসিক পতনের মুখ দেখল। উল্লেখ্য মঙ্গলবার ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান মডার্নার প্রধান ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন যে বর্তমানে প্রচলিত ভ্যাকসিনগুলি করোনভাইরাসের ওমিক্রন রূপের বিরুদ্ধে ততটা কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা নেই যতটা তারা ডেল্টার বিরুদ্ধে হয়েছে। নিউইয়র্ক টাইমস জানায় আতঙ্কের ফলে ব্রেন্ট ক্রুড ফিউচার ৩ দশমিক ৯ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ব্যারেল প্রতি ৭০ দশমিক ৫৭ ডলারে গিয়ে দাঁড়ায় যা আগস্টের পর থেকে সর্বনিম্ন। ইউএস ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ডব্লিউটিআই অপরিশোধিত ফিউচার ৫ দশমিক ৪ শতাংশ কমে ব্যারেল প্রতি ৬৬ দশমিক ১৮ ডলারে দাঁড়িয়েছে। বেঞ্চমার্ক ৬৪ দশমিক ৪৩ ডলারে এবং ডাব্লিউটিআই দাঁড়িয়েছে ব্যারেপ্রতি ৬৬ দশমিক ৭৪ ডলারে। আগস্টের পর এসব মূল্য সর্বনিম্ন। রিস্ট্যাড এনার্জির সিনিয়র বাজার বিশ্লেষক লুইস ডিকসন বলেছেন তেলের চাহিদার বড় শত্রু হচ্ছে যে কোনো ধরনের হুমকি। আরেকটি লকডাউনের আতঙ্কে ২০২২ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে লাখ লাখ ব্যারেল তেলের চাহিদা কমে যেতে পারে। এই হুমকি তেলের দাম নিয়ন্ত্রণে বড় ভূমিকা রাখে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/702.csv b/Bangla_fin_news_articles/702.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20578e9c93293883e2b7bd81a38444af1daf26b2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/702.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +702,গাজীপুরে হামজা টেক্সটাইলস লিমিটেডের নতুন ইউনিট উদ্বোধন,2021-12-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,গাজীপুরে শীর্ষস্থানীয় ডিবিএল গ্রপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হামজা টেক্সটাইলস লিমিটেডের নতুন ইউনিট উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার ১ ডিসেম্বর মাইমুন কমপ্লেক্সে অবস্থিত ফ্যাক্টরিতে ইউনিটের উদ্বোধন করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল। তিনি বলেন বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। কোভিড১৯ এর মতো বৈশ্বিক মহামারিতে যেখানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সেখানে ডিবিএল গ্রুপ নতুন নতুন প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলছে এটি আমাদের অর্থনীতির জন্য একটি ইতিবাচক দিক। এই সময়পযোগী উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেনগাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ খান গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরন ডিবিএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াহেদ ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ জব্বার ভাইস চেয়ারম্যান এম এ রহিম ও ডিবিএল গ্রুপের বিভিন্ন ইউনিটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/703.csv b/Bangla_fin_news_articles/703.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7ab19af0fee721703b6f503353217310ff8f696c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/703.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +703,আড়াই লাখ টন লবণ মজুত তবু আমদানির পায়তারা,2021-12-01,মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম অফিস,দেশে উত্পাদিত লবণের পরিমাণ সম্পর্কে ভুল তথ্য উপস্থাপন করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উত্পাদিত লবণ প্রয়োজনের তুলনায় বেশি হলেও ঘাটতি দেখিয়ে আমদানির পাঁয়তারা চলছে। গত বছরের ২ লাখ ৫৪ হাজার টন লবণ এখনো চাষিদের কাছে অবিক্রীত অবস্থায় মজুত রয়েছে। তবুও কয়েক জন ব্যবসায়ী আপত্কালীন সংকট মোকাবিলার জন্য ৩ লাখ টন লবণ আমদানির জন্য তদবির করছেন। আমদানির খবরে প্রান্তিক লবণচাষিরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে। আমদানির সুপারিশ শিল্প মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। শিল্প মন্ত্রণালয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বিনিয়োগ উন্নয়ন বোর্ড ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড পৃথকভাবে লবণ আমদানির অনুমতি দিচ্ছে। তবে আমদানি করা লবণের পরিমাণ সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি। প্রাপ্ত তথ্যে দেখা গেছে ২০১৯২০ অর্থবছরে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ ছাড়া সোডিয়াম ক্লোরাইড আমদানি হয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার ৩২ টন সোডিয়াম সালফেট ১৭ হাজার ৬৮৩ টন। এছাড়া বিনিয়োগ উন্নয়ন বোর্ডের অনুমতি নিয়ে ২০২০২১ অর্থবছরে কস্টিক সোডা উত্পাদনকারী ছয়টি প্রতিষ্ঠান তাদের ব্যবহারের জন্য ২ লাখ ২২ হাজার ১৫৪ টন লবণ আমদানি করেছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ২০২০২১ অর্থবছরে বন্ডেড ও ননবন্ডেড প্রতিষ্ঠানকে প্রায় ৫ লাখ টন লবণ আমদানির অনুমতি দিয়েছে। জানতে চাইলে বিসিকের ডিজিএম জাফর ইকবাল ভুঁইয়া বলেন সরকারি চারটি সংস্থা পৃথকভাবে লবণ আমদানির অনুমতি দিচ্ছে। এতে চাহিদা উত্পাদন ও আমদানির সঠিক তথ্য সংরক্ষণ হচ্ছে না। আমরা শুধু শিল্প মন্ত্রণালয়ের সুপারিশের মাধ্যমে আমদানির সিদ্ধান্তের জন্য বলেছি। গত বছরের ২ লাখ ৪৬ হাজার টন লবণ এখনো অবিক্রীত রয়েছে। শুনেছি মিলমালিকরা লবণ আমদানির অনুমতির জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছে। ... এ বছরের সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি অক্টোবরে ... এ বছরের সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি অক্টোবরে ...এ বছরের সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি অক্টোবরে সংশ্লিষ্টরা জানান দেশে বার্ষিক লবণ শিল্পের বাজার প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা। ফলে শুধু বিসিকের মাধ্যমে লবণ শিল্পের মতো এত বড় শিল্পের স্বার্থ রক্ষা হচ্ছে না। বিসিক শিল্প মন্ত্রণালয়ের একটি সংস্থা। ভোজ্য লবণ ছাড়াও লবণ বিভিন্ন শিল্প কারখানায় ওষুধ শিল্প ও কাঁচা চামড়া সংরক্ষণে প্রয়োজন হয়। ফলে বিক্ষিপ্তভাবে লবণ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে। শিল্প মন্ত্রণালয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড পৃথকভাবে লবণ আমদানির অনুমতি দিচ্ছে। ত্রিমুখী সিদ্ধান্তের কারণে দেদার লবণ আমদানি হচ্ছে। এতে প্রান্তিক চাষিরা লবণের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না। লবণ উত্পাদন মনিটরিং করার জন্য কক্সবাজারে বিসিকের একটি কার্যালয় রয়েছে। সেখানে ডিজিএম পদমর্যাদার এক জন কর্মকর্তা রয়েছেন। লবণচাষি ও মিলমালিকদের দাবিযদি লবণ উত্পাদনে ঘাটতি থাকে তাহলে কক্সবাজার জেলার স্থানীয় প্রশাসন মিলমালিক ও চাষিদের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে লবণ আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। এখন লবণ উত্পাদনের ভুল তথ্যের মাধ্যমে আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। কক্সবাজার ইসলামপুর লবণ মিলমালিক সমিতির সাবেক সভাপতি শামসুল আলম আজাদ বলেন বছরে প্রায় ২০ লাখ টন লবণ উত্পাদন হচ্ছে। এতে দেশে চাহিদার কোনো ঘাটতি নেই। তারপরও মনিটরিং প্রক্রিয়ায় দুর্বলতায় বিক্ষিপ্তভাবে লবণ আমদানির অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। প্রাপ্ত তথ্যমতে গত বছর লবণ উত্পাদন হয়েছে ১৬ লাখ ৫১ হাজার টন। তার আগের বছরের মজুত ছিল ৩ লাখ ৪৮ হাজার টন। এসব লবণ দিয়ে দেশের বার্ষিক চাহিদা পূরণ হওয়ার কথা। ... প্রেম নেই প্রেম যমুনার ঘাটে ... প্রেম নেই প্রেম যমুনার ঘাটে ...প্রেম নেই প্রেম যমুনার ঘাটে তবে বাংলাদেশ লবণ মিলমালিক সমিতির সভাপতি নুরুল কবির দাবি করেন সরকার প্রায় ৩ লাখ টন লবণ আমদানির পদক্ষেপ নিচ্ছে। আমদানির প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রী চূড়ান্ত অনুমোদন দেবেন। প্রতি বছর লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ২০ থেকে ৩০ শতাংশ লবণ উত্পাদন কম হচ্ছে। ফলে চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। লবণচাষি কল্যাণ পরিষদের সেক্রেটারি কায়সার হামিদ ইত্তেফাককে বলেন লবণ আমদানি হওয়ায় দাম পাওয়া যাচ্ছে না। উত্পাদন খরচ বেড়ে গেছে। তাই লবণ চাষে প্রান্তিক চাষিরা নিরুত্সাহিত হচ্ছে। দেশে যে পরিমাণ লবণ উত্পাদন হয় তাতে আমদানির প্রয়োজন হয় না। তারপরও কিছু অসাধু ব্যবসায়ী নানা অজুহাতে লবণ আমদানির পাঁয়তারা করছেন। মৌসুমের সময় মণ ৪০ কেজি ১৭০১৮০ টাকার বেশি বিক্রি করতে পারে না চাষিরা। অথচ বিভিন্ন কোম্পানি প্যাকেটজাত করে বাজারে কেজি ২০ থেকে ৩০ টাকা বিক্রি করছে। লবণ আমদানি বন্ধ না করলে দেশের লবণ শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/704.csv b/Bangla_fin_news_articles/704.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3127e01fd15c45c878eaa9888e84fdfed8a49bbb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/704.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +704,এ বছরের সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি অক্টোবরে,2021-12-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল অক্টোবর মাসে দেশের সার্বিক মূল্যম্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৭০ শতাংশ যা এ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। খাদ্য মূল্যম্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ২২ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৪৮ শতাংশে। আগের মাস সেপ্টেম্বরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ৫ দশমিক ২১ শতাংশ আর খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ৬ দশমিক ১৯ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বিবিএস প্রকাশিত হালনাগদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। এক মাসের ব্যবধানে অক্টোবর মাসে দাম বেড়েছে চাল আটা পেঁয়াজ রসুন আদা ও হলুদের। এ ছাড়া আলু বেগুন ঢ্যাঁড়শ পেঁপের মতো সবজির দামও বেড়েছে। তাছাড়া খাদ্যবহির্ভূত পণ্যেও খরচ বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ। এর পরের আগস্টে তা কিছুটা বেড়ে ৫ দশমিক ৫৪ শতাংশ এবং সেপ্টেম্বরে আরো বেড়ে ৫ দশমিক ৫৯ শতাংশে দাঁড়ায়। নভেম্বরে জ্বালানি তেল ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বাড়ানোর ফলে আগামী দিনে মূল্যস্ফীতি আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। ... সমতার বাংলাদেশ এইডস ও অতিমারি হবে শেষ ... সমতার বাংলাদেশ এইডস ও অতিমারি হবে শেষ ...সমতার বাংলাদেশ এইডস ও অতিমারি হবে শেষ গ্রামীণ এলাকায় খাদ্য মূল্যস্ফীতি শহরের চেয়ে বেশি। বিবিএসএর হিসাব অনুযায়ী অক্টোবর মাসে গ্রামীণ অঞ্চলে খাদ্যপণ্যে ৫ দশমিক ৬২ শতাংশ আর শহরে ৪ দশমিক ৩১ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছে। তবে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতির হার গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহরে বেশি। অক্টোবরে শহরে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ৮৯ শতাংশ। গ্রামে এই হার ৬ দশমিক ১৭ শতাংশ। বিবিএসএর হিসাবে খাদ্যবহির্ভূত খাতে সিমেন্ট স্টিল জ্বালানির কাঠ গজ কাপড় ইত্যাদির দাম বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতির হার ৫ দশমিক ৩ শতাংশে ধরে রাখার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। গত ২০২০২১ অর্থবছরে এই লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৪ শতাংশ। তবে ওই অর্থবছর শেষ হয় ৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ মূল্যস্ফীতি নিয়ে। অর্থাত্ বাজেটের লক্ষ্যের চেয়ে খানিকটা বেশি ছিল গড় মূল্যস্ফীতি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/705.csv b/Bangla_fin_news_articles/705.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..40c72182b2b2dec1c99f01593278ab5d1a2a39ad --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/705.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +705,আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়লো,2021-11-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাড়ানো হলো আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময়। আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ সময় বাড়িয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। আজ মঙ্গলবার ৩০ নভেম্বর জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের জনসংযোগ কর্মকর্তা সৈয়দ এ মুমেন গণমাধ্যমে এ তথ্য জানান। এর আগে গত ১৬ নভেম্বর এক সভা শেষে রাজস্ব বোর্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয় আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় আর বাড়ানো হবে না। সেই হিসেবে ৩০ নভেম্বর অর্থাৎ আজ রিটার্ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল। কয়েক বছর আগেও প্রতিবার রিটার্ন জমার সময় বাড়ানো হতো কিন্তু ২০১৬ সালে আয়কর অধ্যাদেশে পরিবর্তন এনে ৩০ নভেম্বর জাতীয় কর দিবসের পর রিটার্ন জমা না নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। সময় বাড়ানোর পথটি বন্ধ হয়ে যায়। তবে আজ আবার সেই সময় বাড়ানো হলো। বর্তমানে দেশে প্রায় ৬৮ লাখ কর শনাক্তকারী নম্বরধারী টিআইএন আছেন। তাদের মধ্যে ২৫ লাখের মতো টিআইএনধারী করদাতা রিটার্ন দেন বলে জানা গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/706.csv b/Bangla_fin_news_articles/706.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..29245434aeb4dac91405235a15fbd11566a60367 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/706.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +706,ব্যাংকের ৫ কর্মকর্তার বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা হাইকোর্টের,2021-11-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থ আত্মসাতের মামলায় ব্যাংকের পাঁচ কর্মকর্তার বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পুলিশের আইজি ইমিগ্রেশন ও দুদককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগাম জামিন চেয়ে আদালতে হাজির না হওয়ায় বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের দ্বৈত বেঞ্চ গতকাল সোমবার ২৯ নভেম্বর এ আদেশ দেন।এই পাঁচ আসামি হলেন সাউথবাংলা ব্যাংকের ফার্স্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহা. মঞ্জুরুল আলম এক্সিকিউটিভ অফিসার ও ক্রেডিট ইনচার্জ মো. নজরুল ইসলাম ব্যাংকটির খুলনার শাখার সাবেক এমটিও এবং ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার তপু কুমার সাহা সিনিয়র অফিসার বিদ্যুৎ কুমার মণ্ডল ও মারিয়া খাতুন। গত ২১ অক্টোবর অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে সাউথবাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কর্মাস ব্যাংক লিমিটেডের এসবিএসি সাবেক চেয়ারম্যান এস এম আমজাদ হোসেনসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। এতে ২০ কোটি ৬০ লাখ টাকা ঋণ তুলে ওই টাকা পাচারের জন্য বিভিন্ন কোম্পানি ও ব্যক্তির হিসাবে স্থানান্তর ও রূপান্তর করেন আসামিরা। আদালতে আসামিপক্ষে আইনজীবী হুমায়ন কবির দুদকের পক্ষে মো. খুরশীদ আলম খান ও রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/707.csv b/Bangla_fin_news_articles/707.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3136736c2061d4ad9e307483ec2a3a42f206b329 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/707.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +707,৭০০ কোটি টাকায় নেমেছে লেনদেন,2021-11-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস গতকাল সোমবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচক কিছুটা বাড়লেও লেনদেন খরা অব্যাহত রয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন কমে নেমেছে ৭০০ কোটি টাকার ঘরে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। যা অব্যাহত থাকে লেনদেনের শেষ পর্যন্ত। তবে বড় মূলধনের কিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমায় সূচকের বড় উত্থান হয়নি। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২১ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৭৫ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক আট পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৫৬৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক এক পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল দিনভর ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৩৮ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৮৯টির। আর ৪৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজারটিতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭০৮ কোটি ১৮ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৮৩৭ কোটি ১০ লাখ টাকা। এ হিসেবে লেনদেন কমেছে ১২৮ কোটি ৯২ লাখ টাকা। গতকাল টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। এদিন কোম্পানিটির ৮৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা জিনেক্স ইনফোসিসের ৫৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৩৬ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল আইএফআইসি ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ফরচুন সুজ এবং এএফসি এগ্রো। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৩৯ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৩৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৮৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৫০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১১১টির এবং ২৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/708.csv b/Bangla_fin_news_articles/708.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1f1f029e03db97b8744839dba6e37d480b4e4c5f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/708.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +708,আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়ছে চালের দাম,2021-11-28,মুন্না রায়হান,আমনের ভরা মৌসুমেও চালের দাম বাড়ছে। গতকাল শনিবার রাজধানীর খুচরা বাজারে একদিনেই মানভেদে প্রতি কেজি চালে ৩ থেকে ৪ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। অথচ দেশের ধানচালের বড় বড় মোকাম ও হাটবাজারগুলোতে এখন নতুন আমন ধানের ব্যাপক সরবরাহ। প্রতিদিনই হাটবাজারগুলোতে ধানচালের এ সরবরাহ বাড়ছে। তাহলে চালের দাম বাড়ছে কেন ব্যবসায়ীরা বলেছেন ডিজেলের দাম বৃদ্ধিতে পরিবহন খরচ বেড়েছে। আগে মোকাম থেকে চাল আনতে যে ট্রাক ভাড়া ছিল ১৭ থেকে ১৮ হাজার টাকা। এখন তা নেওয়া হচ্ছে ২২ থেকে ২৪ হাজার টাকা। এই বাড়তি ভাড়া চালের দামের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। এছাড়া ধানের দাম বেশি। গত বছরের চেয়ে এবার মণ প্রতি ১৫০ থেকে ২০০ টাকা বেশি। এর প্রভাব পড়েছে চালের দামের ওপর। তবে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে ইতোমধ্যে ইউরোপের কয়েকটি দেশে করোনার মহামারির চতুর্থ ঢেউ শুরু হয়েছে। বাংলাদেশেও আবার করোনার চতুর্থ ঢেউ আসতে পারে। তাই একটি চক্র আগেভাগেই ব্যাপকভাবে ধানচাল মজুদ করছে। এর প্রভাবে চালের বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে। . .... চাল কিনছেন এক ক্রেতা। ছবি বিপ্লব মল্লিক ... . গতকাল রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি নাজিরশাইলমিনিকেট ৬০ থেকে ৬৮ টাকা পাইজামলতা ৫১ থেকে ৫৬ টাকা ও ইরিস্বর্ণা ৪৮ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হয়। অথচ একদিন আগে নাজিরশাইলমিনিকেট ৫৬ থেকে ৬৮ টাকা পাইজামলতা ৪৮ থেকে ৫৬ টাকা ও ইরিস্বর্ণা ৪৪ থেকে ৪৮ টাকায় বিক্রি হয়েছে। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশও টিসিবি গতকাল তাদের নিত্যপ্রণ্যের বাজারদরের প্রতিবেদনে চালের দাম বাড়ার এ তথ্য জানিয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে চলতি বছর দেশে ৫৫ লাখ ৭৭ হাজার হেক্টর জমিতে আমনের আবাদ হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১ কোটি ৪৭ লাখ ৫৩ হাজার টন। আশা করা হচ্ছে চলতি মৌসুমে আমনের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। আমাদের রায়গঞ্জ সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা দীপক কুমার কর জানান রায়গঞ্জের প্রায় ৩৫ শতাংশ আমন কাটা হয়েছে। প্রতিদিনই এখানকার হাটবাজারগুলোতে ধানচালের সরবরাহ বাড়ছে। তবে দাম বেশি। উপজেলার ধামাইনগর ইউনিয়নের কৃষ্ণপুর গ্রামের কৃষক নাজমুল ইসলাম জানান তিনি এবার ২২ বিঘা জমিতে রোপা আমন চাষ করেছেন। এরমধ্যে ৪ বিঘা জমির ধান কেটে ঘরে তুলেছেন। ফলন হয়েছে ভালো দামও বেশ ভালো। . .... ধান। ছবি মোশাররফ হোসেন ... . চান্দাইকোনা বাজারের ধানচাল ব্যবসায়ী মো. গোলাম মোস্তফা জানান হাটবাজারগুলোতে এখন প্রতি মণ কাঁচাভেজা কাটারিভোগ ধান ১২৮০ থেকে ১৩২০ টাকা কাটারিভোগ শুকানো ধান ১৩৬০ থেকে ১৩৭০ টাকা ব্রিধান৪৯ শুকনা ১০৫০ থেকে ১০৭০ টাকা ব্রিধান ৫১ শুকনা ১০০০ থেকে ১০২০ টাকা ও স্বর্ণা৫ শুকনা ১০৩০ থেকে ১০৫০ টাকা মণ দরে বেচাকেনা হচ্ছে। যা গত বছরের তুলনায় মণ প্রতি ১৫০ থেকে ২০০ টাকা বেশি। মৌসুমেও চালের দাম বেশি কেন এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন একদিকে ধানের দাম বেশি অপরদিকে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় পরিবহন খরচ বেড়ে গেছে। এসব কারণে চালের দাম বেশি। এছাড়া বড় জোতদার ও বড় ব্যবসায়ীরা আরও বেশি দাম পাওয়ার আশায় ধানচাল মজুত করছে বলে জানান তিনি। . .... মাঠ থেকে ধান বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছেন কৃষকরা। ... . তবে খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে আমনের ভরা মৌসুমে চালের দাম বাড়ার কোন কারণ নেই। কেউ কারসাজি করে চালের দাম বাড়ালে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। উল্লেখ্য গত কিছুদিন ধরেই চালের দর বাড়তি। চলতি বছর আগস্টে চালের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করে সরকার। পাশাপাশি পণ্যটি আমদানিতে সব ধরনের নিয়ন্ত্রকমূলক শুল্কও প্রত্যাহার করা হয়েছিল গত অক্টোবর পর্যন্ত। কিন্তু তারপরও বাজারে চালের দাম কমেনি। সূত্র জানিয়েছে চলতি বছর জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ১০ লাখ ৬৫ হাজার টন চাল আমদানি করা হয়েছে। আর গত ২০২০২১ অর্থবছরে সরকারি বেসরকারি পর্যায়ে ১৩ লাখ ৫৯ হাজার টন চাল আমদানি হয়েছে। বর্তমানে সরকারের গুদামে ১৫ লাখ টন খাদ্যশস্য মজুত আছে। এরমধ্যে চাল ১২ দশমিক ৩২ লাখ টন ও গম ২ দশমিক ৭৬ লাখ টন। ফলে দেশে ধানচালের কোন সংকট নেই। সম্প্রতি অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে আমন সংগ্রহ অভিযানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন বর্তমানে সরকারের গুদামে যথেষ্ট পরিমাণে খাদ্যশস্যের মজুত রয়েছে। খাদ্যনিরাপত্তায় এই মজুদ বৃদ্ধি করতে সরকার সচেষ্ট। তিনি বলেন কেউ যেন অবৈধ মজুদ করে খাদ্যের কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে না পারে সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে। কোন কারণ ছাড়া চালের দাম বাড়ালে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/709.csv b/Bangla_fin_news_articles/709.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e91b7e90d564f26d05ec0ed28608f0acfd1b8943 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/709.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +709,যে কারণে পদত্যাগ করলেন ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি,2021-11-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আবারও আলোচনায় ন্যাশনাল ব্যাংক। সিকদার পরিবারের নিয়ন্ত্রণে থাকা বেসরকারি ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ সৈয়দ আবদুল বারী পদত্যাগ করেছেন। বৃহস্পতিবার ২৫ নভেম্বর সকালে ব্যাংকে গিয়ে তিনি পদত্যাগপত্র দিয়েছেন। ব্যাংকটির ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সৈয়দ রইস উদ্দিনকে। তিনি ন্যাশনাল ব্যাংকের ডিএমডি পদে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তবে ব্যাংকের ওয়েবসাইটে এখনো পর্যন্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে শাহ সৈয়দ আবদুল বারীর নাম রয়েছে। ... মুক্তিযোদ্ধা যাচাইবাছাইয়ে ১০ শতাংশের কোটা বাতিল হাইকোর্ট ... মুক্তিযোদ্ধা যাচাইবাছাইয়ে ১০ শতাংশের কোটা বাতিল হাইকোর্ট ...মুক্তিযোদ্ধা যাচাইবাছাইয়ে ১০ শতাংশের কোটা বাতিল হাইকোর্ট সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালক রন হক সিকদারের সঙ্গে বিরোধের জের ধরে আবদুল বারী এমডি পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। এর আগে ব্যাংকটির একাধিক এমডি পদত্যাগ করেন। এ বিষয়ে বক্তব্য জানার জন্য চেষ্টা করেও আবদুল বারীকে পাওয়া যায়নি। তিনি ফোন রিসিভ করেননি। ব্যাংকটির অন্য কর্মকর্তারাও এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/71.csv b/Bangla_fin_news_articles/71.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f411d7344fdc67065e5735207157fb91d76887f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/71.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +71,ঈদুল আজহাকে ঘিরে ৭ দিন বন্ধ থাকবে হিলি স্থলবন্দর,2022-07-09,হাকিমপুর দিনাজপুর সংবাদদাতা,ঈদুল আজহা উপলক্ষে দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে শনিবার ৯ জুলাই থেকে আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত টানা ৭ দিন বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে এ সময়ে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে এই দুই দেশের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী পারাপার স্বাভাবিক থাকবে। হিলি স্থলবন্দর আমদানিরপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান জানান আগামীকাল রবিবার ১০ জুলাই মুসলমান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা অনুষ্ঠিত হবে। এ কারণে আজ শনিবার সকালে স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টদের নিয়ে বৈঠক করা হয়েছে। সেখানে আজ শনিবার থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দর দিয়ে সব ধরণের পণ্য আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ফলে এই ৭দিন বন্দর দিয়ে আমদানিরপ্তানি হবে না। আগামী ১৬ জুলাই শনিবার থেকে পুনরায় কার্যক্রম শুরু হবে। বিষয়টি ইতোমধ্যেই ভারতীয় ব্যবসায়ীদের পত্রের মাধ্যমে জানানো হয়েছে। হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের অফিসার ইনচার্জ ওসি মো. বদিউজ্জামান জানান ঈদুল আজহা উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও হিলি ইমিগ্রেশন খোলা থাকবে। ফলে ভারতবাংলাদেশের মধ্যে সকল প্রকার পাসপোর্ট যাত্রীরা যাতায়াত করতে পারবেন। এদিকে হিলি স্থলশুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা এস এম নুরল আলম খান জানান ব্যবসায়ীরা ৭ দিন বন্ধের সিদ্ধান্ত নিলেও আমাদের কাস্টমস কার্যালয় শুধুমাত্র সরকারি ছুটি পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। এরপর কার্যক্রম শুরু হবে। ব্যবসায়ীরা চাইলে শুল্ককর পরিশোধ করে বন্দরের ওয়্যারহাউজ থেকে তাদের পণ্য খালাস করে নিতে পারবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/710.csv b/Bangla_fin_news_articles/710.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59412a2dde44da03f77c255c3cf4b5c4553cbff2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/710.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +710,ইনফোবিপ ও মেটলাইফ বাংলাদেশের মধ্যে সেবা চুক্তি স্বাক্ষর,2021-11-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মেটলাইফ বাংলাদেশের ডিজিটাল কমিউনিকেশনস এবং সার্ভিসিং শক্তিশালী করতে গ্লোবাল ক্লাউড কমিউনিকেশনস প্লাটফর্ম ইনফোবিপ এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। মঙ্গলবার মেটলাইফ বাংলাদেশের হেড অফিসে মেটলাইফ বাংলাদেশের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং চীফ ইনফরমেশন অফিসার এএসএম ওয়াসি নোমান এবং ইনফোবিপ বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার রাহাদ হোসেনের উপস্থিতিতে উভয় পক্ষের মধ্যে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। এ বিষয়ে ইনফোবিপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হার্শা সোলাঙ্কি বলেন গ্রাহকের পছন্দের কমিউনিকেশন চ্যানেলগুলোতে কাস্টমার ইনসাইট ও পার্সোনালাইজড ম্যাসেজিংয়ের সর্বোচ্চ সুবিধা নিয়ে কানেক্টেড কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স প্রদানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক গ্রোথ এবং কাস্টমার লয়্যাল্টি বৃদ্ধিতে ইনফোবিপ এর সল্যুশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/711.csv b/Bangla_fin_news_articles/711.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ccf39e25ed31c74b41b02b36e0166ab8c0380124 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/711.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +711,সদাগর ডট কমের উদ্যোক্তাদের পাশে থাকবে প্রাইম ব্যাংক,2021-11-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এ লক্ষ্যে প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড ও বি২বি হোলসেইল মার্কেটপ্লেস সদাগর ডট কমের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। উক্ত চুক্তির আওতায় সদাগর ডট কমের মার্চেন্টরা প্রাইম ব্যাংক লিমিটেডের পক্ষ থেকে উপযুক্ততা অনুযায়ী ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা পাবেন। এছাড়াও মার্চেন্টরা ব্যবসার ধরণ ও প্রয়োজন অনুযায়ী টার্ম লোন সি সিওডি ব্যাংক গ্যারান্টি ওয়ার্ক অর্ডার এলসি সহ অন্যান্য ব্যাংকিং সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। এসএম ই উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম ও তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে এই সম্মিলিত উদ্যোগকে একটি মাইলফলক হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান দুটির কর্মকর্তারা। এ উপলক্ষে আয়োজিত এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রাইম ব্যাংক লিমিটেডের হেড অফ এমএসএমই ব্যাংকিং ডিভিশন সৈয়দ এম ওমর তৈয়ব হেড অফ প্রোডাক্ট প্রপোজিশন এন্ড স্পেশালাইজড বিজনেস আজিজুল হক ইউনিট হেড চ্যানেল সাপোর্ট এমএসএমই ব্যাংকিং ডিভিশন মোহাম্মাদ আমিনুর রহমান এবং সদাগর ডট কমের পক্ষ থেকে সিইও আরিফ চৌধুরী সিএসও জাহিদ শাহ সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/712.csv b/Bangla_fin_news_articles/712.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6bc06017405b2cb39a1c3444a10c98430c655d28 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/712.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +712,আজ ১০ কোম্পানির লেনদেন বন্ধ,2021-11-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ১০টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন আজ মঙ্গলবার ২৩ নভেম্বর বন্ধ থাকবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে জানা গেছে রেকর্ড ডেটসংক্রান্ত কারণে এসব কোম্পানির লেনদেন বন্ধ থাকবে। যেসব কোম্পানির শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে সেগুলো হলো ন্যাশনাল টি তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল কনফিডেন্স সিমেন্ট শাশা ডেনিমস মোজাফফর হোসাইন স্পিনিং মিলস শমরিতা হসপিটাল মুন্নু ফেব্রিক্স মুন্নু এগ্রো মুন্নু সিরামিক এবং এলআর গ্লোবাল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/713.csv b/Bangla_fin_news_articles/713.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c78affee2a53835b4fe9880100041274299e5f64 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/713.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +713,প্রতিষ্ঠার ২৭ বছরে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক,2021-11-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয়েছে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের ২৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। সোমবার ২২ নভেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে কেক কাটেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. আনোয়ারুল আজিম আরিফ। এর মধ্য দিয়েই প্রতিষ্ঠার ২৭তম বছরে পদার্পণ করলো ব্যাংকটি। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কাজী ওসমান আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ব্যাংকের পরিচালক মো. কামাল উদ্দিন ও ডা. মো. জাহাঙ্গীর হোসেন অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. তাজুল ইসলাম উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু নাসের চৌধুরী মো. সিরাজুল হক মো. সামছুল হক ও মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহ কোম্পানি সচিব আব্দুল হান্নান খান এবং অন্যান্য নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন। দেশব্যাপী ব্যাংকের ১৬৯টি শাখা ৯৬টি উপশাখা এবং ১৯১টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটেও নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিনটি উদযাপিত হয়। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. আনোয়ারুল আজিম আরিফ ব্যাংকের ২৬ বছরের অগ্রযাত্রার সহযাত্রী গ্রাহক শেয়ার হোল্ডার নিয়ন্ত্রক সংস্থাসহ সব শুভানুধ্যায়ীকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা জানান। স্বাগত বক্তব্যে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কাজী ওসমান আলী ব্যাংকের বিভিন্ন অর্জনের কথা তুলে ধরেন এবং ব্যাংকটির শীর্ষস্থান ধরে রাখার জন্য কঠোর পরিশ্রম ও উত্তম গ্রাহক সেবার উপর গুরুত্বারোপ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/714.csv b/Bangla_fin_news_articles/714.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a636507d8f9752045c79b15d55322f4d204352ab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/714.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +714,জেসিআই ঢাকা ইয়াংয়ের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা,2021-11-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল জেসিআই ঢাকা ইয়াংয়ের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে কমিটিতে ২০২১ সালের ভাইস প্রেসিডেন্ট এস. এম. মুক্তাদিরুল হককে প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করা হয়েছে। রাজধানীর একটি অভিজাত ক্লাবে শনিবার ২০ নভেম্বর ঢাকা ইয়াংয়ের জেনারেল অ্যাসেম্বলিতে নতুন এই কমিটি গঠিত হয়। ঘোষিত কমিটিতে ২০২২ সালের জন্য জেসিআই ঢাকা ইয়াংয়ের লোকাল প্রেসিডেন্ট এস. এম. মুক্তাদিরুল হক লোকাল এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট রাবেয়া নাসির অভি লোকাল ভাইস প্রেসিডেন্ট সামিয়া রহমান আনিকা দাইয়ান এবং মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম রুমন নির্বাচিত হয়েছেন। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন সেক্রেটারি জেনারেল রাজন জাহিদ ট্রেজারার সৌরভ অধিরাজ জেনারেল লিগ্যাল কাউন্সিল সামী মাহমুদ খান ডিরেক্টর সাদিয়া চৌধুরী মুন আল আমিন মোহাম্মদ বাহাউদ্দীন ও হুমায়রা নূর। আইপিএলপি নাজমুল হোসেন সবুজ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেসিআই ঢাকা ইয়াংয়ের সদস্য এনজিবিসহ জেসিআই বাংলাদেশের অন্যান্য শাখার সদস্য ও আমন্ত্রিত অতিথিরা। সবাই নতুন কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যদের অভিনন্দন জানিয়েছেন। ২০২১ সালের আইপিএলপি ইমতিয়াজ চৌধুরী এবং লোকাল প্রেসিডেন্ট নাজমুল হোসেন সবুজ নতুন কমিটিকে স্বাগত জানান এবং এই কমিটি জেসিআই ঢাকা ইয়াংকে আরো উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে আশা ব্যক্ত করেন। জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল জেসিআই ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সী উদ্যমী তরুণদের একটি সংগঠন। জেসিআই সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরির সেন্ট লুইসে অবস্থিত। বাংলাদেশে বর্তমানে জেসিআইয়ের ১৮টি লোকাল চ্যাপ্টার কাজ করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/715.csv b/Bangla_fin_news_articles/715.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a6d97cbf5e5178dce1c79d8b4b679e57720b4c9e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/715.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +715,ডলার সংকটে প্রতিদিন কমছে টাকার মান,2021-11-21,রেজাউল হক কৌশিক,হু হু করে বাড়ছে ডলারের দাম। ফলে প্রতিদিনই কমে যাচ্ছে টাকার মান। দামউঠা নামার এ খেলায় আমদানিকারদের গুণতে হচ্ছে বাড়তি অর্থ। আর আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ার প্রভাব পড়ছে গ্রাহক পর্যায়েও। অন্যদিকে চিকিৎসাসহ বিভিন্নকাজে বিদেশে গমনেচ্ছুরা পড়ছেন নানা ভোগান্তিতে। পরিস্থিতি উত্তরণে ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করছে। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক বাজারে প্রচুর পরিমাণে ডলার ছাড়তে শুরু করেছে। গত বছরে উল্টো পরিস্থিতি ছিল। সেসময় বাংলাদেশ ব্যাংক বাজার থেকে ডলার কিনে নিয়েছিল।মূলত করোনার পর আমদানিরপ্তানি বাণিজ্য উন্মুক্ত হয়েছে। একইসঙ্গে চিকিৎসা ভ্রমণ ও পড়াশোনার জন্য বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়ায় অনেকেই এখন বিদেশে যাচ্ছেন। এ কারণে নগদ ডলারের চাহিদা অনেক বেড়েছে। চাহিদা বাড়ার কারণে দামও বেড়েছে। একইসঙ্গে টাকার তুলনায় অন্যান্য দেশের মুদ্রার মানও বাড়ছে। ডলারের দাম আরও বাড়তে পারে এমন আশায় অনেকে ডলার আটকে রেখেছেন বলে সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা করছেন। এতে সমস্যা আরও বাড়ছে।গত কয়েকদিনে খোলা বাজারে কার্ব মার্কেট ডলারের দাম আকাশ ছোঁয়া। বর্তমানে এক ডলার কিনতে ব্যয় করতে ৯৩ টাকার বেশি ব্যয় করা লাগছে বিদেশগামীদের। অবশ্য আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলারের দাম কিছুটা কম। তবে ব্যাংকে চাহিদামত ডলার পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ আছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারেও প্রতিনিয়ত ডলারের দাম বাড়ছে। গত ১০ নভেম্বর যেখানে প্রতি ডলারে বিক্রি মূল্য ছিল ৮৫ টাকা ৭৫ পয়সা। সেখানে ১৪ নভেম্বর ৫ পয়সা বেড়ে দাঁড়ায় ৮৫ টাকা ৮০ পয়সা। গত আগস্ট মাসের শুরুতে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৮৪ টাকা ৮০ পয়সা।তথ্য মতে করোনা মহামারির সময়ে দেশে রেমিট্যান্স আয় অনেক বেড়েছিল। পরে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় আন্তর্জাতিক চলাচল শুরু হওয়ার পরে রেমিট্যান্স কমতে শুরু করেছে। অন্যদিকে আমদানি ব্যয়ও বাড়তে শুরু করেছে। করোনার চলাকালীন সময়ে শিল্পের কাঁচামাল ও মেশিনারিজ আমদানি কম ছিল। সম্প্রতি তা বাড়তে শুরু করেছে। মহামারী চলাকালে প্রবাসীরা বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠালেও এখন অবৈধ পথেও হুন্ডি কিছু আসছে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের। আর আমদানির ক্ষেত্রেও এ পথের আশ্রয় নেয় অনেক আমদানিকারক।এছাড়া করোনার ভ্যাকসিনের আমদানির অর্থও পরিশোধ করতে হচ্ছে। প্রত্যাশা অনুযায়ী রপ্তানি আয়ও হচ্ছে না। সব মিলিয়ে বাজারে বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদার তুলনায় সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এসব কারণে করোনা মহামারী পরবর্তীতে ডলার সঙ্কট প্রকট আকার ধারণ করেছে। অবশ্য ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় যারা রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন তাদের জন্য সুবিধাজনক হচ্ছে। একইভাবে ডলারের দাম বাড়ায় সুবিধা পাচ্ছেন রপ্তানিকারকরা।ডলারের চাহিদা ও দাম বেড়ে যাওয়া বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম গতকাল ইত্তেফাককে বলেন করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকায় দেশে মূলধ্বনি যন্ত্রপাতি ও পণ্য আমদানি বেড়েছে। এসব পণ্যের দায় পরিশোধ করতে সঙ্গত কারণেই ডলারের চাহিদা বাড়ছে। আর বাড়তি চাহিদার কারণে দামও কিছুটা বেড়েছে। বাজার স্থিতিশীল রাখতে প্রয়োজনের আলোকে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলার বিক্রি করছে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রা মজুত রয়েছে। ফলে দাম বাড়লেও দুশ্চিন্তার কিছু নেই।টাকার মান কমার এই প্রবণতাকে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি বাণিজ্যের জন্য ইতিবাচক বলে জানান অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও অর্থনীতির গবেষক জায়েদ বখত। তিনি ইত্তেফাককে বলেন এর আগে ডলারটাকার বিনিময় হার স্থির রাখার জন্য দাম নির্ধারণ করে দিত। এখন মূল্যস্ফীতি সমন্বয় করার জন্য যতটুকু দরকার সেটুকুই করে থাকে। তবে এ বিষয়ে বাংলাদেশে ডলারের চাহিদা কেন বাড়ছে সে প্রশ্নের উত্তরে এ গবেষক বলেন রপ্তানি আয় এখন ভাল আছে। রেমিট্যান্স প্রবাহে কিছুটা ধীর গতি। সবকিছু মিলিয়েই বাজারে ডলারের চাহিদা বেড়েছে। তবে এতে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই বলে মনে করেন তিনি।অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের এবিবি সাবেক চেয়ারম্যান ও মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের এমডি সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন রপ্তানি রেমিট্যান্স আয়ের সঙ্গে আমদানি ব্যয়ের একটা অসামঞ্জস্য হয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে। এর ফলে ডলারের দাম বেড়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দাম স্থিতিশীল রাখার জন্য কাজ করছে। যা বেশ কাজেও আসছে বলে তিনি মনে করেন।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে বাজারে ডলারের চাহিদা তৈরি হওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলার বিক্রি করছে। গত কয়েক মাসে প্রচুর পরিমাণ ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এক বিলিয়ন ১০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে বেশ আগেই। গত আগস্ট মাসের আগে উল্টো চিত্র ছিল। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়েও ব্যাংকগুলো থেকে ২০ কোটি ৫০ লাখ ডলার কেনে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর ২০২০২১ অর্থবছরে সবমিলিয়ে প্রায় ৮ বিলিয়ন ৮০০ কোটি ডলার কিনেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আগে ২০১৩১৪ অর্থবছরে ৫ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার কিনেছিল।পরিসংখ্যানে দেখা গেছে করোনার পরে রেকর্ড পরিমাণ এলসি খোলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে করোনা মহামারির শুরুর দিকে প্রবাসী আয়ের চাঙাভাব চলতি বছরের জুন থেকে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সর্বশেষ গত মাসে ১৬৪ কোটি ৭০ লাখ এক দশমিক ৬৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা। যা গত দেড় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন আয়।তবে তৈরি পোশাকের উপর ভর করে দেশের পণ্য রপ্তানিতে আশার আলো দেখা যাচ্ছে। গত অক্টোবর মাসে প্রায় ৪৭৩ কোটি ডলারের বা ৪০ হাজার ২০০ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এ আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৬০ শতাংশ বেশি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা যায়।প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী ব্যাংকগুলো চাইলেও বাড়তি ডলার নিজেদের কাছে রাখতে পারে না। বৈদেশিক মুদ্রা রাখার বিষয়ে প্রতিটি ব্যাংকের নির্ধারিত সীমা আছে যাকে এনওপি বা নেট ওপেন পজিশন বলে। যদি কোনো ব্যাংকের নির্ধারিত সীমার অতিরিক্ত ডলার মজুত থাকে তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলার বিক্রি করতে হয়। আর না হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে বিক্রি করতে হবে। কেউ নির্ধারিত সীমার বাইরে ডলার নিজেদের কাছে ধরে রাখলে ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে জরিমানা গুণতে হয়। জরিমানার হাত থেকে বাঁচার জন্য ব্যাংকগুলো বাজারে ডলার বিক্রি করতে না পারলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দ্বারস্থ হয়।বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী একটি ব্যাংক তার মূলধনের ১৫ শতাংশের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা নিজেদের কাছে ধরে রাখতে পারে। এর অতিরিক্ত হলেই তাকে বাজারে ডলার বিক্রি করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/716.csv b/Bangla_fin_news_articles/716.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..14a342d0f52266bf44f1fa63774145553760f308 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/716.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +716,কাঁচামালের দাম বাড়ায় কঠিন সংকটে শিল্পখাত,2021-11-19,সাইদুল ইসলাম,কঠিন সময় অতিক্রম করছে দেশের শিল্পখাত। বিশ্ববাজারে শিল্পের কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ায় এ সংকট। দেশীয় বাজারের জন্য যে পণ্য উৎপাদন করা হয় তার দাম বাড়িয়ে দিয়ে উদ্যোক্তারা ক্ষতি পুষিয়ে নিচ্ছেন। কিন্তু রপ্তানি খাতের উদ্যোক্তারা পড়েছেন মহাসংকটে। কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ায় পণ্যেও উৎপাদন খরচ বাড়ছে। কিন্তু আমদানিকারকরা এ বাড়তি দাম দিতে নারাজ। দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন অবস্থা এমন চলতে থাকলে আগামী দুমাসের মধ্যে অনেক মাঝারি মানের কারখানা কর্মক্ষমতা হারাবে। উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে করোনার প্রাদুর্ভাবের সময়ে শিল্পের উৎপাদনে শ্লথগতি থাকায় কাঁচামালের বিষয়ে তেমন মাথা ঘামাননি তারা। কিন্তু করোনার প্রাদুর্ভাব কমে আসার সাথে সাথে বিশ্ববাজারে পণ্যের চাহিদা বেড়েছে। উদ্যোক্তা হুমড়ি খেয়ে লেগেছেন কাঁচামাল যোগাড়ে। এ সুযোগ নিচ্ছে কাঁচামাল সরবরাহকারীরা। এমন কিছু নেই যেগুলোর দাম বাড়েনি। তৈরি পোশাকের প্রধান কাঁচামাল তুলা থেকে শুরু কওে কাগজ জ্বালানী খাদ্যপণ্যরর কাঁচামাল সবকিছুর দাম বাড়তি। তবে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাত তৈরি পোশাকের উদ্যোক্তারা পড়ছেন খুব ঝামেলায়। উৎপাদকদের সাথে কথা বললে তারা জানান সংকট এখন উভয়মুখি। শ্রমিকদের বেতন ভাতা পরিশোধের পাশাপাশি ব্যাংক ঋণ শোধ করা এখন দায় হয়ে পড়েছে। তুলার দাম বেড়ে যাবার কারণে স্থানীয়ভাবে কাঁচামাল সংগ্রহ করা যেমন ব্যয়সাধ্য আবার আমদানি করা কাঁচামালেও একই অবস্থা। ইউরোপের বড় রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান হান্নান গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি এবিএম সামছু্দ্দিন বলেছেন ক্রেতাদের এখন যে পণ্য সরবরাহ করা হচ্ছে তার অর্ডার পূর্বেই নেয়া হয়েছে। তখনকার কাঁচামালের দামের ওপর নির্ভর করে পণ্যের দাম ঠিক করা হয়েছিলো। কিন্তু এখন কাঁচামালের দাম বেড়ে গেলেও ক্রেতারা পোশাকের দাম বাড়াচ্ছে না। কোন কোন ক্রেতা রপ্তানিকারকদের সাথে বাড়তি দাম সামান্য ভাগাভাগি করলেও অধিকাংশই বহন করতে হচ্ছে রপ্তানিকারকদের। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন প্রতি পিস সোয়েটারের অর্ডার নেয়া হয়েছিলো আট মার্কিন ডলারে। এখন সেটির উৎপাদনের ব্যয় গিয়ে ঠেকেছে প্রায় নয় মার্কিন ডলারে। বাড়তি অর্থের কিছুটা আমদানিকারকরা শেয়ার করছেন। কিন্তু এটি একবারেই নগণ্য। আবার কোন কোন অমদানিকারক বলছেন বাড়তি ব্যয়ের সামান্যও তার ব্যয় করবেন না। এতে অনেক কারখানা পড়েছে সমস্যায়। ... বাবামার নিষ্ঠুরতার শিকার শিশুরা ... বাবামার নিষ্ঠুরতার শিকার শিশুরা ...বাবামার নিষ্ঠুরতার শিকার শিশুরা এদিকে শুধু কাঁচামালই নয় সমুদ্র পরিবহনে খরচ বেড়ে যাবার ফলেও উদ্যোক্তারা পড়েছেন সমস্যায়। আন্তর্জাতিক বাজারে তুলার দাম বেড়ে যাবার ফলে দেশীয় বাজারে সুতার দাম বেড়ে যাওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু বাড়তি তুলার দামের সাথে যোগ হচ্ছে অতিরিক্ত পরিবহন খরচ। বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস এসোসিয়েশনের বিটিএমএ সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন ইত্তেফাককে বলেন আমাদের দেশে কোনো জাহাজ আসতে চায় না। কারণ এখানে পণ্য খালাসে বিলম্ব হয়। তিনি বলেন তুলার দাম কোন দুনিয়াজোড়া সব কাঁচামালের দাম বেড়েছে। কিন্তু আমাদের বন্দরের সমস্যার কারণে আমদানি খরচ অনেক বেড়েছে। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন প্রতি পাউন্ড তুলার দাম আন্তর্জাতিক বাজারে যা পড়ে তার চেয়ে দেড় থেকে দুই সেন্ট বেশি খরচ করতে হয় আমাদের জাহাজের জটিলতার কারণে। এমনিতে সামুদ্রিক পরিবাহন ব্যয় অনেক বেড়েছে। এর সাথে আমাদের বন্দরের সক্ষমতার অভাবে উদ্যোক্তারা বাড়তি অর্থ গুনছেন। তিনি এ বিষয়ে গভীর মনোযোগ দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। শুধু দেশে উৎপাদিত কাঁচামালই নয় আমদানি করা কাঁচামালেরও দাম বেড়েছে এই সময়ে। বাংলাদেশের অধিকাংশ কাঁচামাল আসে চীন থেকে। সেখানকার সরকার বিদ্যুতের রেশনিং করায় কোন কোন কারখানা দৈনিক আট ঘণ্টার বেশি উৎপাদনে থাকতে পারছে না। এতে করে তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে পণ্যের মান খারাপ হচ্ছে। আবার সময়মতো কাঁচামালও পাওয়া যাচ্ছে না। রপ্তানিকারকদের জন্য এটিও চিন্তার কারণ। উদ্যোক্তা এবিএম সামছুদ্দিন বলেন আমদানিকারক দেশগুলোতে এখন নানা ডিজাইনের পণ্য সরবরাহ কতে হয়। একটি পণ্যের কাঁচামাল বিভিন্ন দেশ থেকে সংগ্রহ করতে হয়। যেহেতু চীন থেকে অনেক কাঁচামাল আসে সেহেতু এ খাতে ভবিষ্যতে সংকট আরও বাড়বে। ... প্রশ্নফাঁসে বাংলাদেশ ব্যাংকের কেউ জড়িত নয় ... প্রশ্নফাঁসে বাংলাদেশ ব্যাংকের কেউ জড়িত নয় ...প্রশ্নফাঁসে বাংলাদেশ ব্যাংকের কেউ জড়িত নয় এদিকে গত দুই বছরে দেশে অনেকগুলো কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। শিল্পাঞ্চল পুলিশের এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে করোনা শুরু হবার পর থেকে এখন পর্যন্ত মোট ৬৩০টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। ঢাকা গাজীপুর চট্টগ্রাম নারায়ণগঞ্জ এবং খুলনার চিত্র এটি। তবে অন্যান্য জায়গায় কত সংখ্যক কারখানা বন্ধ হয়েছে তার হিসাব পাওয়া যায়নি। শিল্পাঞ্চল পুলিশের হিসাব অনুযায়ী যেসব কারখানা করোনাকালে বন্ধ হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোটার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিজিএমইএ ১৩০টি বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোটার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিকেএমইএ ৭২টি বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের বিটিএমএ ২৩টি মিল রয়েছে। এ বিষয়ে বিজিএমইএর চট্টগ্রাম অঞ্চলের পরিচালক এমডি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী ইত্তেফাককে বলেন যে কারখানাগুলো বন্ধ হয়েছে সেগুলোতে গড়ে পাঁচশ থেকে সাতশ শ্রমিক বেকার হয়েছে। কর্মহীন হয়ে পড়েছেন অনেকে। তিনি আরও বলেন করোনাকালীন সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে তুলার দাম বেড়ে যাবার ফলে সুতার দামও বেড়েছে। এতে অনেক কারখানা লোকসান গুনছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/717.csv b/Bangla_fin_news_articles/717.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..668b4dd551a40d8424df61bfb619d58fd7b7df9d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/717.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +717,বসুন্ধরা সিটিতে পুমা’র নতুন ফ্ল্যাগশিপ আউটলেট,2021-11-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশে বিশ্ববিখ্যাত জার্মান স্পোর্টসওয়্যার ব্র্যান্ড পুমার ৩য় ফ্লাগশিপ আউটলেটএর যাত্রা শুরু হলো। বুধবার ১৭ নভেম্বর ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সের লেভেল টুতে আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করেছে গ্লোবাল এই ব্র্যান্ডটি। বাংলাদেশে পুমার এক্সক্লুসিভ ফ্র্যাঞ্চাইজ পার্টনার ডিবিএল গ্রুপএর হাত ধরে লঞ্চ করা হয়েছে বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্স এর নতুন আউটলেটটি। এর আগে ২০১৯ সালে রাজধানী ঢাকার বনানী ১১ নম্বর রোডে ফ্ল্যাগশিপ আউটলেট উদ্বোধন করে বাংলাদেশের বাজারে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যবসা শুরু করে। পরবর্তীতে ধানমন্ডি ২৭এ আউটলেট চালু করে গ্লোবাল এই ব্রান্ডটি। বসুন্ধরা সিটির এই নতুন আউটলেটে স্পোর্টস স্টাইল রানিং ট্রেনিং ও ফিটনেস লাইনআপের অধীনে থাকা পুমার সব পণ্যই পাওয়া যাবে। যার মধ্যে আছে নানা রকম জুতা টিশার্ট পোলো শার্ট ব্যাক প্যাক ট্রাভেল ব্যাগ হাত ব্যাগ জ্যাকেট ক্যাপ স্পোর্টস ব্যাগ রানিং শু ওয়াকিং শু ইত্যাদি। উদ্বোধনের সময় উপস্থিত ছিলেন ডিবিএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াহেদ ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ জব্বার ভাইস চেয়ারম্যান এম এ রহিম উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম এ কাদের এবং ডিবিএল গ্রুপের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/718.csv b/Bangla_fin_news_articles/718.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c47c49b4e50e08d3b008e69518350f4fefee5310 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/718.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +718,পান রফতানির নিষেধাজ্ঞা উঠছে,2021-11-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যে পান রফতানির নিষেধাজ্ঞা উঠছে। ইংল্যান্ড ওয়েলস ও স্কটল্যান্ডের পার্লামেন্টে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ব্যাপারে বিল পাশ বিবেচনাধীন রয়েছে বলে যুক্তরাজ্যের ফুড স্ট্যান্ডার্ড এজেন্সি জানিয়েছে। সোমবার যুক্তরাজ্যের লন্ডনে দেশটির ফুড স্ট্যান্ডার্ড এজেন্সি ও সে দেশের সরকারি গবেষণাগারের বিশেষজ্ঞদের এফএসএ সাথে লন্ডন সফররত কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাকের মধ্যে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে তারা এ কথা জানান। সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পান রপ্তানির নিষেধাজ্ঞা উঠে গেলেও যুক্তরাজ্য তা এখনও বহাল রয়েছে। তবে উত্তর আয়ারল্যান্ডে পান রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা নেই। বৈঠকে যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের বাজারে কৃষিপণ্যের রফতানি বৃদ্ধির জন্য দেশে আধুনিক টেস্টিং ল্যাব স্থাপন উন্নয়ন এবং কৃষিপণ্য রোগজীবাণুমুক্ত ও নিরাপদ বিষয়ে আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য সনদ ফাইটোস্যানিটারি প্রদানের বিষয়ে সহযোগিতার জন্য যুক্তরাজ্যের ফুড স্ট্যান্ডার্ড এজেন্সির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সাক্ষরের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। অনুষ্ঠানে ইউকের ফুড স্ট্যান্ডার্ড এজেন্সির চিফ সাইন্টেফিক অ্যাডভাইজার অধ্যাপক রবিন মে ডেপুটি গভর্নমেন্ট কেমিস্ট সেলভারানি এলাহি হেড অব ইইউ অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্ট্র্যাটেজি লিজ স্ট্রেটন এফএসএর সাইন্টেফিক স্যাম্পলিং ও ল্যাবরেটরি পলিসি লিডার ডেভিড ফ্রাঙ্কলিং উপস্থিত ছিলেন। ফুড স্ট্যান্ডার্ড এজেন্সি ও সরকারি গবেষণাগারের বিশেষজ্ঞরা এ সময় সেদেশের ল্যাব স্থাপন পরিচালনা টেস্টিং মানদণ্ড রেগুলেটরি চাহিদা প্রভৃতি বিষয়ে উপস্থাপনা করেন। কৃষিমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশে আমরা বিশ্বমানের আধুনিক ল্যাব স্থাপন ও গ্রহণযোগ্য সার্টিফিকেশন দেয়ার জন্য কাজ করছি। এক্ষেত্রে যুক্তরাজ্যের যে সক্ষমতা রয়েছে তা আমরা কাজে লাগাতে চাই। আমরা যুক্তরাজ্যের কারিগরি সহযোগিতা কামনা করি। আমাদের নিজস্ব অর্থেই এসব কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এ সময় ইউকে প্রতিনিধিদল ল্যাব সিস্টেম উন্নয়নে অনুদান পাওয়া যেতে পারে বলে জানান। তারা বলেন ইউকে এআইডির চলমান ফান্ডিং সহায়তায় এ বিষয়টিকে অন্তর্ভুক্ত করা যায় কিনা এটিও তারা খতিয়ে দেখবেন। এছাড়া বাংলাদেশ ও ইউকের মধ্যে ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট এগ্রিমেন্টের বিষয়ে যে আলোচনা হচ্ছে তার মধ্যে ল্যাব ও ফাইটোস্যানিটারি বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে লন্ডনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/719.csv b/Bangla_fin_news_articles/719.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f5cfee9556dc6837094645f302c991b977caaf9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/719.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +719,রিটার্ন দেওয়ার শেষ দিন ৩০ নভেম্বর,2021-11-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় আর বাড়ানো হবে না। আগামী ৩০ নভেম্বরই রিটার্ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। গত রবিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক বিশেষ সভা থেকে সময় না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সংস্থাটির চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমের নেতৃত্বে ঐ সভা অনুষ্ঠিত হয় বলে জানা গেছে।সভায় উপস্থিত এনবিআরের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন যেহেতু করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক। করদাতারাও স্বাভাবিকভাবে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে পারছেন। আয়কর অফিসেও করদাতাদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। তাই আয়কর আইন অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই করদাতাদের রিটার্ন জমা দেওয়ার জন্য আহ্বান থাকবে।তিনি আরও বলেন যারা আয়কর রিটার্ন জমা দেবেন তাদের নির্ধারিত ৩০ নভেম্বরের মধ্যেই রিটার্ন জমা দিতে হবে। তবে আবেদন সাপেক্ষে করদাতারা চাইলেই সময় বৃদ্ধি করতে পারবেন। এক্ষেত্রে কর কমিশনারদের নির্দেশনা দেওয়া আছে সময় বৃদ্ধির আবেদন পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই যেন রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় দেন। যদিও করোনা ভাইরাসের কারণে গত বছরের মতো এবারও আয়কর মেলা হয়নি। তবে প্রতিটি কর অঞ্চল কার্যালয়ে কর মেলার সুবিধা রয়েছে। কর অফিসগুলোতেও করদাতাদের উপস্থিতি ধীরে ধীরে বাড়ছে।এরপরও করদাতারা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রিটার্ন দিতে না পারলে যৌক্তিক কারণ দেখিয়ে দুই থেকে চার মাস পর্যন্ত সময় বাড়িয়ে নেওয়া যায়। এজন্য নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হয়। তখন একজন কর কর্মকর্তা আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী জরিমানা করের ওপর ৫০ শতাংশ অতিরিক্ত সরল সুদ কিংবা করের টাকার ওপর মাসিক ২ শতাংশ হারে বিলম্ব সুদ আরোপ করতে পারবেন। আবেদন করে সময় পেলেও বিলম্ব সুদ দিতে হবে জরিমানা দিতে হবে না।কয়েক বছর আগেও প্রতিবার রিটার্ন জমার সময় বাড়ানো হতো কিন্তু ২০১৬ সালে আয়কর অধ্যাদেশে পরিবর্তন এনে ৩০ নভেম্বর জাতীয় কর দিবসের পর রিটার্ন জমা না নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। সময় বাড়ানোর পথটি বন্ধ হয়ে যায়। বর্তমানে দেশে প্রায় ৬৮ লাখ কর শনাক্তকারী নম্বরধারী টিআইএন আছেন। তাদের মধ্যে ২৫ লাখের মতো টিআইএনধারী করদাতা রিটার্ন দেন বলে জানা গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/72.csv b/Bangla_fin_news_articles/72.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1279d59a967d94ec60e855044f599a21013a84e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/72.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +72,পদ্মা সেতুতে যানবাহন পারাপার ও টোল আদায়ে অনন্য রেকর্ড,2022-07-09,মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি,পদ্মা সেতু দিয়ে শুক্রবার ৮ জুলাই রেকর্ড পরিমাণ ৩১ হাজার ৭২৩টি যান পারাপারে আয় হয়েছে ৪ কোটি ১৯ লাখ ৩৯ হাজার ৬৫০ টাকা। বৃহস্পতিবার রাত ১২টা থেকে শুক্রবার রাত ১২টা পর্যন্ত পদ্মা সেতুতে যান চলাচল শুরু হওয়ার পর সর্বোচ্চ টোল উত্তোলন করা হয়। পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল হোসেন এসব তথ্য জানান। পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে মাওয়া প্রান্তে ১৯ হাজার ৬শ ৬৭টি যানবাহনের বিপরীতে টোল উত্তোলন করা হয় ২ কোটি ৪৭ লাখ ৫০ হাজার ২৫০ টাকা। জাজিরা প্রান্তে ১২ হাজার ৫৬টি যানবাহনের বিপরীতে টোল উত্তোলন করা হয় ১ কোটি ৭১ লাখ ৮৯ হাজার ৪০০ টাকা। ঈদকে সামানে রেখে প্রতিদিনই আগের দিনের রেকর্ড অতিক্রম করছে। প্রথম ১২দিনে ২ লাখ ৪৫ হাজারেরও বেশি যান পদ্মা সেতু পারাপার হয়। ... করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের ... করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের ...করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের ২৬ জুন পদ্মা সেতু দিয়ে যানবাহন চলাচলের প্রথম দিনে পদ্মা সেতুর উভয় প্রান্তে ৫১ হাজার ৩শ ১৬টি যান পারাপার হয়েছে। উভয় প্রান্তে প্রথম দিনের টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ৯ লাখ ৩১ হাজার ৫শ ৫০ টাকা। এর মধ্যে মাওয়া প্রান্তে ২৬ হাজার ৫শ ৮৯টি যানবাহনে টোল উত্তোলন হয়েছে ১ কোটি ৮ লাখ ৮৭ হাজার ১শ ৫০ টাকা। জাজিরা প্রান্তে প্রথম দিন ২৪ হাজার ৭শ ২৭টি যানবাহনের বিপরীতে টোল উত্তোলন হয়েছে ১ কোটি ৪৪ হাজার ৪শ টাকা। দ্বিতীয় দিন ২৭ জুন মাওয়া প্রান্তে ২২ হাজার ৭শ ৮০টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। বিপরীতে টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ১৯ লাখ ২৬ হাজার ৯শ ৫০ টাকা। এরমধ্যে মাওয়া প্রান্তে ১০ হাজার ৫শ ৯৭টি যানবাহনের বিপরীতে টোল আদায় ১ কোটি ৫ লাখ ১০ হাজার ৯শ টাকা। জাজিরা প্রান্তে ১২ হাজার ১শ ৮৩টি যানবাহনের বিপরীতে টোল উত্তোলন হয় ১ কোটি ১৪ লাখ ১৬ হাজার ৫০টাকা। ..... ... . ২৮ জুন মাওয়া প্রান্তে ১৪ হাজার ৪শ ৯৩টি যান পারাপারের বিপরীতে টোল উত্তোলন হয়েছে ১ কোটি ৯৪ লাখ ২৬ হাজার ৪শ ৫০ টাকা। মাওয়া প্রান্তে ৭ হাজার ২শ ১৭টি যানবাহনের বিপরীতে টোল আদায় হয় ৯৬ লাখ ৬৬ হাজার ৮শ টাকা। জাজিরা প্রান্তে ৭ হাজার ২শ ৭৬টি যান বাহানে বিপরীতে টোল উত্তোলন হয় ৯৭ লাখ ৯১ হাজার ৩শ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/720.csv b/Bangla_fin_news_articles/720.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..88f1b7ffe99295a367bed17d38bcc2a89af53ea7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/720.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +720,করোনার পরে কমছে রেমিট্যান্স প্রবাহ,2021-11-15,রেজাউল হক কৌশিক,দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম প্রধান মাধ্যম রেমিট্যান্স। মহামারি করোনার সময়ে রেমিট্যান্স বাড়ার প্রবণতা দেখা গিয়েছিল। তবে করোনার পরে বিশ্বব্যাপী চলাচল আবার স্বাভাবিক হওয়ায় কমতে শুরু করেছে রেমিট্যান্স।বিশেষজ্ঞরা বলছেন করোনার সময়ে অর্থ পাঠাতে আনুষ্ঠানিক চ্যানেল ব্যবহার করতে সবাই বাধ্য ছিল। সেসময় ব্যাংকিং তথা আনুষ্ঠানিক চ্যানেলের বাইরে অন্য সবকিছু বন্ধ ছিল। এজন্য সেসময় রেমিট্যান্স বাড়ছিল। অন্যদিকে করোনার পরে লকডাউন উঠে যাওয়া বা আন্তর্জাতিক রুটে চলাচল স্বাভাবিক হওয়ায় অনানুষ্ঠানিক মাধ্যম ব্যবহার করছেন বলে তারা আশঙ্কা করছেন। এছাড়া করোনার কারণে গত এক বছরে অনেক কর্মী বিদেশে যেতে পারেনি। যা রেমিট্যান্সের উপর প্রভাব ফেলেছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে জুলাইঅক্টোবর বাংলাদেশের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ এই সূচক কমেছে ২০ শতাংশ। মহামারি করোনাভাইরাসের মধ্যেও অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গত ২০২০২১ অর্থবছরে ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ ২৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। ওই অঙ্ক ছিল আগের বছরের চেয়ে ৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার বা ৩৬ দশমিক ১ শতাংশ বেশি। চলতি বছরের অক্টোবর মাসে ১৬৪ কোটি ৭০ লাখ এক দশমিক ৬৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা। যা গত দেড় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন আয়। এর আগে গত বছরের মে মাসের পরে এক মাসে এত কম রেমিট্যান্স আর আসেনি। ওই মাসে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ১৫০ কোটি ৪৬ লাখ মার্কিন ডলার।গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের সিপিডি সম্মানিত ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান জানান করোনার সময়ে প্রবাসীরা তাদের সঞ্চয় দেশে পাঠিয়েছেন। ওই সময়ে যারা কাজ হারিয়েছেন তারা তাদের সমস্ত উপার্জন একসঙ্গে পাঠিয়ে দিয়েছেন। তবে সেটা ছিল এককালীন। বর্তমানে অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। করোনার সময়ে দেশ থেকে বিদেশে কোন কর্মী যেতে পারেনি। সময় মিলিয়ে রেমিট্যান্স কমেছে। তবে করোনার পরে আনুষ্ঠানিক চ্যানেলের মাধ্যমে রেমিট্যান্স আসা কমে অন্যান্য মাধ্যম ব্যবহার হচ্ছে বলে আশঙ্কার কথা জানান তিনি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক আরও বেশি ভূমিকা নিতে পারে বলে মনে করেন তিনি।আরেক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ইকোনমিক মডেলের সানেম নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান বলেন করো মহামারির মধ্যে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি ছিল চমকপ্রদ। ওই সময়ের রেমিট্যান্স বৃদ্ধিতে অনেকে বিস্মিত হয়েছিলেন। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন ওই সময়ে সব ধরনের অর্থ আনুষ্ঠানিক চ্যানেলের মাধ্যমে আসছিল। যাতায়াতের বিধিনিষেধ ও বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি কার্যত বন্ধ থাকার কারণে হুন্ডির মতো অনানুষ্ঠানিক চ্যানেলগুলো তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছিল না। তবে করোনার পরে অনানুষ্ঠানিক চ্যানেলগুলো বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ার পর আবারো চালু হয়েছে। এতে আনুষ্ঠানিক চ্যানেলে রেমিট্যান্স কমে যাচ্ছে।এখনো পর্যন্ত অল্প কয়েকটি দেশ থেকেই রেমিট্যান্সের সিংহভাগ আসছে। আমাদের দেশের রেমিট্যান্স এখনো মধ্যপ্রাচ্য নির্ভর। এদিকে মধ্যপ্রাচ্যের বাইরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রচুর রেমিট্যান্স আসছে। চলতি বছরের প্রথম চার মাসে এদেশ থেকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের চার মাসে জুলাইঅক্টোবর দেশে সিংহভাগ রেমিট্যান্স এসেছে পাঁচটি দেশ থেকে। এ সময়ে সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্র আরব আমিরাত মালয়েশিয়া ও যুক্তরাজ্য এ পাঁচ দেশ থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৩৮ কোটি ৮৯ লাখ ডলার। এ পাঁচ দেশসহ রেমিট্যান্স পাঠানো শীর্ষ ১০টি দেশ হলো সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্র আরব আমিরাত মালয়েশিয়া যুক্তরাজ্য কুয়েত ওমান কাতার ইতালি ও সিঙ্গাপুর।বিশ্বের ১৬৮ দেশে প্রায় দেড় কোটি বাংলাদেশি বসবাস করেন। বাংলাদেশের প্রবাসীদের সব চেয়ে বড় শ্রমবাজার সৌদি আরব। বিভিন্ন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে ২২ লাখের মতো বাংলাদেশি অভিবাসী সৌদি আরবে কর্মরত আছেন। তথ্য বলছে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসে সৌদি আরব থেকে। চলতি অর্থবছরের চার মাসে দেশটি থেকে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১৭০ কোটি ডলার। আর এ সময়ে রেমিট্যান্স আহরণের দ্বিতীয় শীর্ষ স্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ১১৫ কোটি ২১ লাখ ডলার।যারা রেমিট্যান্স পাঠান তারা নীরবে দেশের অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখছেন। অথচ তাদের জন্য দেশের পক্ষ থেকে কিছুই করা হচ্ছে না। উল্টো বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন জায়গায় তাদেরকে হেনস্তা করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক নামকাস্তে প্রতিবছর রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড দিলেও অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তরা তেমন কোন সুবিধা পান না।সাম্প্রতিক এক তথ্যে দেখা গেছে দেশের ৬৪ জেলার মধ্যে ১০টি জেলার মানুষ বেশি প্রবাস জীবন কাটায়। এ দশ দেশ হলো কুমিল্লা চট্টগ্রাম ব্রাক্ষণবাড়িয়া টাঙ্গাইল ঢাকা চাঁদপুর নোয়াখালী মুন্সীগঞ্জ নরসিংদী এবং ফেনী। জানা গেছে কুমিল্লা থেকে মোট ৬ লাখ ১৯ হাজার ১৩৮ জন বিদেশ গেছেন। চট্টগ্রাম জেলা থেকে আছেন ৫ লাখ ৪১ হাজার ৭০৯ জন ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ২ লাখ ৯৫ হাজার ৩৮১ জন লোক বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন। টাঙ্গাইল থেকে ২ লাখ ৯০ হাজার ৭১৭ জন বিদেশে অবস্থান করছেন। জেলার মধ্যে পঞ্চম স্থানে রয়েছে ঢাকা। এই জেলার ২ লাখ ৫৩ হাজার ৭৩৪ জন দেশের বাইরে বসবাস করছেন। চাঁদপুর জেলা থেকে ২ লাখ ৩৫ হাজার ৩৩৪ জন বিদেশ রয়েছেন। এছাড়া নোয়াখালী থেকে ২ লাখ ২৭ হাজার ৩৪৩ জন মুন্সীগঞ্জ থেকে এক লাখ ৭৩ হাজার ৪৭৭ জন নরসিংদী থেকে এক লাখ ৫৯ হাজার ৩৮৪ জন এবং ফেনী থেকে এক লাখ ৫৬ হাজার ১৯৯ জন বিদেশে থাকেন।প্রসঙ্গত ২০১৯২০ অর্থবছরের বাজেটে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা ঘোষণা করা হয়। বৈধ উপায়ে প্রবাসী আয় বাড়াতে এমন সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সে অনুযায়ী ওই অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠালে প্রতি ১০০ টাকার বিপরীতে ২ টাকা প্রণোদনা পেয়ে আসছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/721.csv b/Bangla_fin_news_articles/721.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..25763a8532caa7f23d6a2ad1e7f81ba7955fd90e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/721.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +721,আগ্রহের শীর্ষে সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স,2021-11-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৬৮টির বা ১৮ দশমিক ২৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে আগের কার্যদিবস বৃহস্পতিবার সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৬ টাকায়। রবিবার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১৭ দশমিক ৬০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ১ দশমিক ৬০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে। ... দর হারানোর শীর্ষে প্রিমিয়ার সিমেন্ট ... দর হারানোর শীর্ষে প্রিমিয়ার সিমেন্ট ...দর হারানোর শীর্ষে প্রিমিয়ার সিমেন্ট ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে জেমিনি সী ফুডের ৮ দশমিক ৭১ শতাংশ গোল্ডেন সনের ৭ দশমিক ০৩ শতাংশ এপেক্স ফুডসের ৬ দশমিক ২১ শতাংশ লাভেলোর ৫ দশমিক ৬৯ শতাংশ ব্র্যাক ব্যাংকের ৫ দশমিক ৫৪ শতাংশ মতিন স্পিনিংয়ের ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ জিকিউ বলপেনের ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ শাহজিবাজার পাওয়ারের ৫ দশমিক ১৮ শতাংশ এবং ইনডেক্স এগ্রোর শেয়ার দর ৫ দশমিক ০৪ শতাংশ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/722.csv b/Bangla_fin_news_articles/722.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f2beac9cd30f272e408c59dad658bf35e5725bca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/722.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +722,দর হারানোর শীর্ষে প্রিমিয়ার সিমেন্ট,2021-11-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২৭৩টির বা ৭৩ দশমিক ১৯ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রিমিয়ার সিমেন্টের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে আগের কার্যদিবস বৃহস্পতিবার প্রিমিয়ার সিমেন্টের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৭৩ দশমিক ৪০ টাকায়। রবিবার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৬৬ দশমিক ১০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৭ দশমিক ৩০ টাকা বা ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে প্রিমিয়ার সিমেন্ট ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে। ... সেন্টমার্টিনের পথে পর্যটকবাহী জাহাজ চলবে মঙ্গলবার থেকে ... সেন্টমার্টিনের পথে পর্যটকবাহী জাহাজ চলবে মঙ্গলবার থেকে ...সেন্টমার্টিনের পথে পর্যটকবাহী জাহাজ চলবে মঙ্গলবার থেকে ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে আর্গন ডেনিমসের ৯ দশমিক ৮২ শতাংশ ফারইস্ট নিটিংয়ের ৯ দশমিক ০৯ শতাংশ এমবি ফার্মার ৮ দশমিক ৩০ শতাংশ সাফকো স্পিনিংয়ের ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ শাইনপুকুর সিরামিকের ৭ দশমিক ৫৯ শতাংশ মীর আখতারের ৬ দশমিক ৬৯ শতাংশ এমআই সিমেন্টের ৬ দশমিক ৬২ শতাংশ প্যাসিফিক ডেনিমসের ৬ দশমিক ৪৭ শতাংশ এবং তিতাস গ্যাসের শেয়ার দর ৬ দশমিক ২৬ শতাংশ কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/723.csv b/Bangla_fin_news_articles/723.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1db6c4cc4f72c382aff1d889833a14451251e8e8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/723.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +723,বিজিএফসিএলএর চলতি অর্থ বছরে নিট মুনাফা ১শ ৭৪ কোটি টাকা,2021-11-14,ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি,বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড বিজিএফসিএল এর ৬৬ তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার ১৩ নভেম্বর সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরতলীর বিরাসারে কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্বে করেন কোম্পানির পরিচালনা এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আনিছুর রহমান। সভায় জানানো হয় ২০২০২০২১ অর্থবছরে বিজিএফসিএল কর্তৃক ৪২ টি কূপ থেকে দৈনিক গড়ে ৬৪৮ মিলিয়ন ঘনফুট হারে মোট ২৩৬ ৫২৩ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় ১০০০০ পাইপলাইনের মাধ্যমে পেট্রোবাংলার গ্যাস বিতরণ কোম্পানিসমূহে সরবরাহ করা হয়েছে। পাশাপাশি কোম্পানির নিজস্ব কূপসমূহ থেকে ১৫১১৯৪ ব্যারেল কনডেনসেট উৎপাদিত হয়েছে। যা থেকে কোম্পানির মোট রাজস্ব আয় হয়েছে ১ ১২৫.৬০ কোটি টাকা। এবং মোট ব্যয় ৯৫১.৫৮ কোটি টাকা ভ্যাটসহ বাদ দিয়ে কোম্পানি ১৭৪.০২ কোটি টাকা করপূর্ব নিট মুনাফা অর্জন করেছে। অর্থবছরে কোম্পানি ভ্যাট লভ্যাংশ এবং আয়কর বাবদ সর্বমোট ৫৫৮.৭১ কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান করেছে । সভায় উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী তৌফিকুর রহমান তপু কোম্পানি সচিব এটিএম শাহ আলমসহ কোম্পানির শেয়ার পরিচালকবৃন্দ ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ সভায় অংশগ্রহণ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/724.csv b/Bangla_fin_news_articles/724.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1c7d8616f2bddcb5f72648ea2e01c885ec64904e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/724.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +724,বৈপ্লবিক পরিবর্তনের লক্ষ্যে একসাথে কাজ করছে অ্যাড প্লে ও মার্কোপোলো,2021-11-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের ডিজিটাল অ্যাডভার্টাইজিং জগতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে একসাথে কাজ করছে অ্যাড প্লে টেকনোলজি ও মার্কোপোলো এ আই। ২০১৫ থেকে যাত্রা শুরু করা অ্যাড প্লে টেকনোলোজি একটি শীর্ষস্থানীয় অ্যাডটেক কোম্পানি এবং বাংলাদেশের মিডিয়া বাজারে প্রোগ্রাম্যাটিক বিজ্ঞাপনের পথপ্রদর্শক। অ্যাড প্লে টেকনোলোজি লিমিটেড ইউনিলিভার ফুডপান্ডা গ্রামীনফোন রবি বাংলালিংক বিকাশ ইত্যাদি ব্র্যান্ড এবং অনেক প্রকাশকদের ডিজিটাল মিডিয়াতে ডেটা ইন্টেলিজেন্স পরিচালিত ক্যাম্পেইনে অবদান রেখেছে। অ্যাড প্লে টেকনোলোজির ইন্টিগ্রেটেড টেক স্ট্যাকের আওতায় আছে মিডিয়া বিনিয়োগে সবচেয়ে ভালো আর ও আই প্রদানের লক্ষ্যে সৃজনশীল ব্যবস্থাপনা প্রোগ্রাম্যাটিক মিডিয়া বায়িং এবং ডেটা অ্যানালাইসিস। মার্কোপোলো এর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এসএমই অনলাইন ব্যবসা এবং কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের একাধিক অনপ্ল্যাটফর্ম সমাধান দিয়ে সেবা করছে। বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় এর সাথে যুক্ত হয়ে মার্কোপোলো এ আই এখন তাদের প্ল্যাটফর্মে প্রোগ্রাম্যাটিক বিজ্ঞাপনের সুবিধা নিয়ে আসছে। মার্কোপোলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাচালিত অ্যাডভার্টাইজিং স্ট্র্যাটেজি ইনস্ট্যান্ট ক্রিয়েটিভ এবং ক্যাপশন তৈরি সোশ্যাল লিসেনিং এবং আরও অনেক সুবিধা ও সমাধান দিয়ে থাকে। মার্কোপোলো সম্প্রতি কে স্টার্টআপ গ্রান্ট চ্যালেঞ্জ এ ২৫০ অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে টপ ৬০এ জায়গা করে নিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/725.csv b/Bangla_fin_news_articles/725.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4742eb1380d3e100afeb79ac9d069ee5c65f2b2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/725.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +725,করোনার ওষুধ নিয়ে এলো স্কয়ার,2021-11-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের শীর্ষ ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড বাজারে নিয়ে এলো করোনা ওষুধ।যা মোলভির ক্যাপসুল নামে বাজারে পাওয়া যাবে। করোনা চিকিৎসায় বিশ্বের প্রথম মুখে খাওয়ার ওষুধ এটি। বৃহস্পতিবার ১১ নভেম্বর দুপুরে মহাখালিতে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের পক্ষ থেকে পরিচালক সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট এবং টেকনিক্যাল সার্ভিসেস ডিপার্টমেন্ট এরিক এস চৌধুরী আনুষ্ঠানিকভাবে এর মোড়ক উন্মোচন করেন। গত ৪ নভেম্বর মোলনুপিরাভির রোগীদের জন্য ব্যবহারের অনুমোদন দেয় যুক্তরাজ্য ভিত্তিক ঔষধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা টকগঐজঅ যুক্তরাষ্ট্রে মার্ক এবং রিজব্যাক বায়োথেরাপিউটিকসের তৈরি করোনা ভাইরাসের চিকিৎসায় এটিই প্রথম ওষুধ যেটি মুখে সেবন করতে হবে। স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার মার্কেটিং ডিভিশন মো. আতিকুজ্জামান বলেন ওষুধটির ওপর গবেষণা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য কানাডা ফ্রান্স ও জার্মানিসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। মোলনুপিরাভির ওষুধটি কোভিডের চিকিৎসায় রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি এবং মৃত্যুহার ৫০ শতাংশ কমিয়ে আনতে পারে। স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার মার্কেটিং ডিভিশন মো. আতিকুজ্জামান বলেন করোনায় আমরা অনেক কঠিন সময় পার করেছি। আমরা চেষ্টা করেছিলাম কিভাবে মানুষের পাশে থাকা যায়। কোভিড চিকিৎসার জরুরি ব্যবহারের জন্য এই অ্যান্টিভাইরাল ওষুধটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। মোড়ক অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আহমের কামরুল আলম ডিরেক্টর মার্কেটিং ডিভিশন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মাহমুদুর রহমান ভূঁইয়া জেনারেল ম্যানেজার সেলস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/726.csv b/Bangla_fin_news_articles/726.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bfd9c62c635d3a8853da364e7a8a2ae524aecb87 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/726.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +726,আহসানউল্লাহর ইউনিভার্সিটির অধীনে আর কোনো পরীক্ষা নয় বাংলাদেশ ব্যাংক,2021-11-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আহসানউল্লাহ ইউনির্ভাসিটি অব সাইন্স অ্যান্ড টেকনলোজির অধীনে আর কোনো নিয়োগ পরীক্ষা নেবে না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার ১১ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।এতে আরও বলা হয়েছে ইতোমধ্যে শনিবার ৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ৫ ব্যাংকের পরীক্ষার বিষয়ে ১৪ নভেম্বর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।উল্লেখ্য ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির আওতায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নেওয়া নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে। একটি পরীক্ষায় গোয়েন্দা ডিবি পুলিশের সদস্যরা প্রশ্নফাঁস চক্রের ৫ সদস্যকে প্রথমে গ্রেপ্তার করেছেন। তাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য নিয়ে ডিবি বলছে ব্যাংকের পরপর চারটি নিয়োগ পরীক্ষায়ই প্রশ্নফাঁস করেছে এই চক্র। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/727.csv b/Bangla_fin_news_articles/727.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e9d6cebc38e7f18e4bf3a4e97a44d5d108760ca1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/727.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +727,ভারত ও নেপালে যাচ্ছে সৈয়দপুরের জ্যাকেট,2021-11-11,সৈয়দপুর নীলফামারী সংবাদদাতা,সৈয়দপুর শহরে ক্ষুদ্র গার্মেন্টস কারখানাগুলো বেশ ব্যস্ত হয়ে উঠেছে। ভারত ও নেপাল থেকে অর্ডার মিলেছে তৈরি পোশাকের। ব্যাংকের ঋণপত্র এলসি খুলে এসব জ্যাকেটের আমদানি আদেশ পাঠানো হয়েছে।সৈয়দপুরের রফতানিমুখী গার্মেন্টস মালিক সূত্র জানায় শহরে বন্ধ হয়ে যাওয়া প্রায় ২ শতাধিক ক্ষুদ্র গার্মেন্টস কারখানা আবার চালু হতে শুরু করেছে। কারণ অর্ডার আসছে।তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক মতিয়ার রহমান বলেন এবার শীত মৌসুমে ব্যবসা মোটামুটি ভালই হবে। তার প্রতিষ্ঠান এম আর গার্মেন্টস ৪ লাখ ডলারের শীতের পোশাকের অর্ডার পেয়েছে। শিগগিরই ভুটান থেকেও অর্ডার আসার সম্ভাবনা রয়েছে।সৈয়দপুর নিউক্লথ মার্কেটের পোশাক কারখানার উদ্যোক্তা মো. শাহিন জানান আমাদের পুঁজি সংকট রয়েছে। কিন্তু অর্ডার আসায় বসে থাকা যাচ্ছে না।রফতানিমুখী ক্ষুদ্র গার্মেন্টস মালিক সমিতির সভাপতি আখতার হোসেন খান জানান প্রতিবছর ভারত নেপাল ও ভুটান থেকে জ্যাকেট লং ট্রাউজর প্যান্ট শর্টস ক্যাপ শার্ট ইত্যাদির অর্ডার পাই আমরা। শীত মৌসুমে এর চাহিদা বেড়ে যায় বহুগুণ। কিন্তু উদ্যোক্তাদের হাতে পুঁজি সংকট থাকায় রপ্তানির গতি বাড়ানো যায় না। আসছে শীত মৌসুমে ৫ কোটি টাকার জ্যাকেট রপ্তানি হবে বলে তিনি আশা করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/728.csv b/Bangla_fin_news_articles/728.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bcd138cc2034380e16a8b6252ad9ce822708331a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/728.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +728,পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান,2021-11-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের পুঁজিবাজারে গতকাল বুধবার সব ধরনের সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। এনিয়ে টানা দুই দিন সূচক ঊর্ধ্বমুখী হলো। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গতকাল ১১৪ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৯৮২ দশমিক ১৮ পয়েন্টে উঠে এসেছে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৭৮ পয়েন্টে এবং বাছাই করা প্রতিষ্ঠান নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ৪৪ দশমিক ৭১ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৬৬০ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ১৬৩ কোটি টাকার। আগের কার্যদিবস মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে ৩০১টির কমেছে ৪৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি শেয়ার দর। গতকাল লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড অরিয়ন ফার্মা লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ বেক্সিমকো ফার্মা আইএফআইসি ব্যাংক কাট্টালী টেক্সটাইল আলিফ ম্যানুফেকচারিং ডেলটা লাইফ ইনসিওরেন্স এনআরবিসি ব্যাংক ও সাইফ পাওয়ার। এদিকে দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৬০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৪৫৮ পয়েন্টে সিএসই ৫০ সূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫৩৯ পয়েন্টে এবং সিএসসিএক্স সূচক ২১৭ পয়েন্ট বেড়ে ১২ হাজার ২৯২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ২২ লাখ টাকার। লেনদেন হওয়া ২৮২ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে ২২৮টির কমেছে ২৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/729.csv b/Bangla_fin_news_articles/729.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5eda9f3a7a3c742de68bbe4743ca70f1f11a4a14 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/729.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +729,প্রণোদনার অর্থ পেতে ঘুষ চাওয়ায় সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছে মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠান,2021-11-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রণোদনার অর্থ পেতে ঘুষ চাওয়ায় সবচেয়ে বেশি সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে দেশের মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো। পূর্ববর্তী সময়ে যারা প্রণোদনার অর্থ পায়নি তাদের মধ্যে ২৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠান প্রণোদনা প্যাকেজ পাওয়ার চেষ্টা করেছেন। এদের মধ্যে মাত্র ২ শতাংশ প্রতিষ্ঠান প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় আসতে সক্ষম হয়েছে। গবেষণা প্রতিষ্ঠান সানেমের জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। কোভিড১৯ মহামারি প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের আস্থা ও প্রত্যাশার ওপর সানেম পরিচালিত জরিপের ষষ্ঠ পর্যায়ের ফলাফল গতকাল এক ওয়েবিনারে উপস্থাপন করা হয়। সানেমের নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান জরিপের ফলাফলগুলো তুলে ধরেন।তিনি বলেন করোনা মহামারির সময়ে বাংলাদেশের শিল্প ও সেবা খাতের পরিস্থিতি সম্পর্কে ধারণা পেতে গত বছরের জুলাই থেকে সানেম ধারাবাহিকভাবে তিন মাস অন্তর অন্তর জরিপ পরিচালনা করছে। এবারের জরিপে উৎপাদন খাতের ২৫৫টি এবং সেবা খাতের ২৪৫টি প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহীদের সঙ্গে গত ১০ থেকে ২৭ অক্টোবর ফোনালাপের মাধ্যমে জরিপটি পরিচালিত হয়। আস্থা জরিপে দেখা যায় চামড়া শিল্প ও রিয়েল এস্টেট খাত পিছিয়ে রয়েছে। একইসঙ্গে রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠানগুলোর বর্তমান ব্যবসায় অবস্থা যেসব প্রতিষ্ঠান রপ্তানি করে না তাদের তুলনায় ভালো লক্ষ্য রাখছে। ঢাকাভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলোও তুলনামূলক ভালো অবস্থানে রয়েছে। ষষ্ঠ পর্যায়ের জরিপের অংশগ্রহণকারীদের মাঝে ব্যবসায় আস্থা সূচকের মানের উন্নয়ন দেখা যায়। ৫ম পর্যায়ের জরিপে মাত্র ৯ শতাংশ শক্তিশালী পুনরুদ্ধারের কথা বললেও ৬ষ্ঠ পর্যায়ে তা বেড়ে ২১ শতাংশ হয়েছে। অপরদিকে মাঝারি পুনরুদ্ধার ২৭ শতাংশ থেকে ৫২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এক্ষেত্রে বৃহৎ প্রতিষ্ঠানগুলোই তুলনামূলক কম ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। প্রণোদনা প্যাকেজগুলো গ্রহণ না করার কারণ হিসেবে উদ্বেগজনকভাবে ঘুষের বিষয়টি লক্ষ্য করা যায়। এ ক্ষেত্রেও ঘুষ চাওয়ায় সবচেয়ে বেশি সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো। জরিপে অংশগ্রহণকারী ৭১ শতাংশ প্রতিষ্ঠান আর্থিক ক্ষতি সামাল দেওয়ার জন্য ব্যক্তিগত সঞ্চয়ের উপর নির্ভর করেছেন ৪১ শতাংশ ধার নিয়েছেন ১৮ শতাংশ প্রতিষ্ঠান প্রণোদনা প্যাকেজের আশ্রয় নিয়েছেন ১৪ শতাংশ কর্মী ছাটাই করেছেন ১৩ শতাংশ কর্মীদের বেতন কমিয়ে দিয়েছেন। অধ্যাপক সেলিম রায়হান বলেন ব্যবসায় আস্থা সংক্রান্ত ষষ্ঠ পর্যায়ের জরিপটি পরিচালিত হয়েছিলো সাম্প্রতিক জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির পূর্ববর্তী সময়ে। সে কারণে তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব নিরূপণ করা সম্ভব হবে। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দামের উপর প্রভাব ফেলবে। দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উপর চাপ বৃদ্ধি করতে পারে। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি না করে এ খাতে প্রণোদনা দেওয়া যেতো। বর্ধিত মূল্যের ওপর ভর্তুকি দিলে এর সুফল সর্বস্তরের জনগণের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হতো। সরকার করোনা মহামারির শুরুর দিক হতে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণার মাধ্যমে বিভিন্ন শিল্পকে যেভাবে সাহায্য করার চেষ্টা করেছে ও সক্ষমতার জানান দিয়েছে সেভাবে এই জ্বালানি তেলের ওপর প্রণোদনাও অসম্ভব ছিল না। এই মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিভিন্ন শিল্পের কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধির যে শঙ্কা রয়েছে তা মানিয়ে নিয়ে কিভাবে তারা ব্যবসা পরিচালনা করেন তা দেখবার বিষয়। অপরদিকে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে গ্যাসচালিত যানবাহনের ভাড়া বৃদ্ধির ব্যাপারে কঠোর নজরদারি প্রয়োজন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/73.csv b/Bangla_fin_news_articles/73.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0e52c44c03a0f88203efcce9b48cc1e676c34c0f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/73.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +73,গরুর কোনো অংশই ফেলনা নয়,2022-07-09,আবুল কাসেম ভূঁইয়া,আমাদের দেশে প্রতি বছর কোরবানির ঈদের সময় লাখ লাখ গরু ছাগল মহিষ জবেহ করা হয়। কোরবানির ঈদের সময় জবেহকৃত গরু মহিষ ছাগল এর মাংস নিয়ে এদের চামড়া শিং হাড় ভুঁড়ি কান ফেলে দেওয়া হয়। এগুলো ফেলে দিলে পচে নষ্ট হয়ে যায়। অথচ গরু মহিষের চামড়া ভুঁড়ি শিং হাড়ের অনেক মূল্য রয়েছে।প্রথমত গরুর চামড়া প্রক্রিয়াজাত করে বিদেশে রপ্তানি করা হয়। বাংলাদেশের অন্যতম রপ্তানিজাত পণ্যের মধ্যে চামড়া শীর্ষে রয়েছে। তাছাড়া পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গরুর ভুঁড়ি রপ্তানি হচ্ছে।জানা যায় হংকং চীন ভিয়েতনাম কোরিয়াসহ বিভিন্ন দেশে গরুর ভুঁড়ির বেশ কদর রয়েছে। যেসব দেশে গরুর ভুঁড়ি রপ্তানি হচ্ছে।গরুর শিং দিয়ে বিদেশে বিভিন্ন ধরনের পণ্য তৈরি হয়ে থাকে। গরুর হাড় দিয়ে বিদেশে সারসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য উৎপন্ন করে থাকে। গরুর কান দিয়ে গাম তৈরি করা হয়। আমাদের দেশের অপ্রচলিত পণ্যের মধ্যে গরুর শিং ভুঁড়ি কান লেজসহ বিভিন্ন অংশ বিদেশে রপ্তানি হয়ে আসছে। অনেক উত্সাহী রপ্তানিকারক এসব পণ্য রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছেন। সারা বছর ধরে আমাদের দেশের রপ্তানিকারকরা এসব উচ্ছিষ্ট জিনিসগুলো সংগ্রহ করে রপ্তানি করে থাকেন।কোরবানির সময় ব্যাপক ভিত্তিতে গরুর এসব উচ্ছিষ্টগুলো সংগ্রহ করার সুযোগ থাকে। যারা এসব পণ্যের রপ্তানিকারক তারা যদি দেশব্যাপী লোক নিয়োগ করেন গরুর উচ্ছিষ্টগুলো সংগ্রহ করার জন্য তবে রপ্তানিকারকরা বেশ লাভবান হবেন। গরুর উচ্ছিষ্টগুলো আর নষ্ট হবে না।এ ব্যাপারে একজন রপ্তানিকারকের সঙ্গে আলাপ করলে জানান গরুর যে উচ্ছিষ্টগুলো বের হয় সেগুলোর বিশ্ববাজারে বেশ চাহিদা রয়েছে। আমরা গুটি কয়েক রপ্তানিকারক সীমিত আকারে এসব পণ্য রপ্তানি করছি। তবে এসব পণ্য রপ্তানি করতে গিয়ে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়। বিশেষ করে এসব পণ্যের মানসম্মত সংরক্ষণাগার না থাকায় পণ্যগুলো অনেক সময় পচে নষ্ট হয়ে যায়। বিমানে পরিবহনেও অনেক সময় বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হয়ে থাকে। জাহাজে পরিবহনে দীর্ঘ সময় লাগাতে অনেক সময় পণ্যের মান নষ্ট হয়ে যায়। এসব পণ্য বিদেশে পাঠানোর ব্যাপারে সহজ ব্যবস্থা নিতে হবে।দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে এসব জিনিস সংগ্রহ করা কষ্টকর ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। বর্তমানে গরুর উচ্ছিষ্টগুলো মূল্যবান সম্পদে পরিণত হচ্ছে। ধীরে ধীরে এগুলো নিয়ে ক্ষুদ্র শিল্প গড়ে উঠছে। আমরা যদি এই শিল্পকে কাজে লাগাতে পারি তবে এ দেশে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে। অপ্রচলিত পণ্যের প্রসার ঘটবে। রপ্তানি আয় বৃদ্ধি পাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/730.csv b/Bangla_fin_news_articles/730.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a8c2d2a8bb3e5e5bef33f3247bf5a79800e3cfba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/730.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +730,পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান,2021-11-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের পুঁজিবাজারে বুধবার ১০ নভেম্বর সব ধরনের সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। এনিয়ে টানা দুই দিন সূচক উর্ধমূখি হলো। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গতকাল ১১৪ পয়েন্ট বেড়ে ৬৯৮২ দশমিক ১৮ পয়েন্টে উঠে এসেছে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৭৮ পয়েন্টে এবং বাছাই করা প্রতিষ্ঠান নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ৪৪ দশমিক ৭১ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৬৬০ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ১৬৩ কোটি টাকার। আগের কার্যদিবস মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছিলো ১ হাজার ৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে ৩০১টির কমেছে ৪৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি শেয়ার দর। গতকাল লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লি. অরিয়ন ফার্মা লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ বেক্সিমকো ফার্মা আইএফআইসি ব্যাংক কাট্টালী টেক্সটাইল আলিফ ম্যানুফেকচারিং ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স এনআরবিসি ব্যাংক ও সাইফ পাওয়ার।এদিকে দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৬০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৪৫৮ পয়েন্টে সিএসই ৫০ সূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫৩৯ পয়েন্টে এবং সিএসসিএক্স সূচক ২১৭ পয়েন্ট বেড়ে ১২ হাজার ২৯২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ২২ লাখ টাকার। লেনদেন হওয়া ২৮২ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে ২২৮টির কমেছে ২৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির শেয়ার দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/731.csv b/Bangla_fin_news_articles/731.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0a5750622698a5d138a045f1dd72e19d4c92de2a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/731.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +731,আমদানির চাপে ৪৫ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামলো রিজার্ভ,2021-11-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৫ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে। হঠাৎ আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় রিজার্ভ কমছে বলে জানিয়েছেন বিশ্লেষকরা। তাছাড়া প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের নিম্নগতি রিজার্ভে প্রভাব ফেলেছে।বৃহস্পতিবার এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের আকু ১১৩ কোটি ১০ লাখ ডলারের আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৪৪ দশমিক ৮০ বিলিয়ন ৪ হাজার ৪৮০ কোটি ডলারে নেমে আসে যা গত সাত মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম। টাকার অঙ্কে রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩ লাখ ৮০ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। এই রিজার্ভ দিয়ে ছয় মাসের কিছু বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে। অথচ দুইআড়াই মাস আগেও ১০ মাসের আমদানি খরচ মেটানোর রিজার্ভ ছিল বাংলাদেশ ব্যাংকে।উল্লেখ্য করোনাকালে দেশের আমদানির পরিমাণ কমে যাওয়ায় রিজার্ভে টান পড়েনি। বরং অস্বাভাবিক রেমিট্যান্স আসায় দেশের রিজার্ভ একের পর এক রেকর্ড গড়ে। গত ২৪ আগস্ট বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করেছিল যা ছিল অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি। স্বাভাবিক মানদণ্ড অনুযায়ী একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুত থাকতে হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যে দেখা যায় গত অক্টোবর মাসে ৭০০ কোটি ডলারের বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানি করেছে বাংলাদেশ। এ হিসেবে বর্তমানের রিজার্ভ দিয়ে ছয় মাসের কিছু বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন করোনার ধাক্কা সামলে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। ফলে মূলধনি যন্ত্রপাতি শিল্পের কাঁচামালসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ছে। জ্বালানি তেল ও খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিও আমদানি খরচ বাড়িয়েছে। সব মিলিয়ে আমদানিতে রিজার্ভ থেকে আগের চেয়ে বেশি খরচ হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা যায় গত সেপ্টেম্বর মাসে প্রায় ৭০০ কোটি ডলারের বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানি হয়েছে যা এক মাসের হিসেবে অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি। আর চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে জুলাইসেপ্টেম্বর ১ হাজার ৮৭২ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি হয়েছে। তবে রপ্তানিও বেড়েছে। এই চার মাসে ১ হাজার ৫৭৫ কোটি ডলার রপ্তানি আয় করেছে বাংলাদেশ যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২২ দশমিক ৬২ শতাংশ বেশি। রপ্তানির তুলনায় আমদানি বেড়ে যাওয়ায় বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/732.csv b/Bangla_fin_news_articles/732.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ea6ee81c32ebb21b6c0e1a8edb5e2980e0fcd39c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/732.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +732,পুঁজিবাজারে ফের সূচকের বড় পতন,2021-11-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ফের পতন হয়েছে পুঁজিবাজারে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচকের বড় পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৭৮ শতাংশ ও সিএসইতে ৭৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে। গতকাল ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে।গতকাল সোমবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫৬ দশমিক ২৩ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৭৯৯ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এর আগে ১০ অক্টোবর ডিএসইএক্স সূচক ৭ হাজার ৩৬৭ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে পৌঁছে নতুন রেকর্ড গড়েছিল।বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায় গতকাল বাছাই করা প্রতিষ্ঠান নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১৫ দশমিক ২৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৫৮৩ দশমিক ৬৯ পয়েন্টে। ডিএসইএস শরীয়াহ সূচক ৬ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৩৭ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে। ডিএসইতে ৩৭৬ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫টির কমেছে ২৯৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৬টির। দিন শেষে ডিএসইতে ১ হাজার ৭১ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৭৩ কোটি টাকা কম।ডিএসইতে লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো বেক্সিমকো লি. জেনেক্স ইনফোসিস এনআরবিসি অরিয়ন ফার্মা আইএফআইসি ব্যাংক আলিফ ইন্ডা. বেক্সিমকো ফার্মা বিএটিবিসি লাফার্জহোলসিম সিমেন্ট ও মালেক স্পিনিং।এদিকে অপর শেয়ারবাজার সিএসইর প্রধান সূচক সিএসইএক্স ১২৮ দশমিক ৫২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৯৩৩ দশমিক ৩২ পয়েন্টে। সোমবার সিএসইতে ২৮২টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩৭টির কমেছে ২১৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮টির। দিন শেষে সিএসইতে ৩৪ কোটি ৭১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৭ লাখ টাকা বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/733.csv b/Bangla_fin_news_articles/733.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..77a602d419682ddee2cbaaa7630f4882cb09b54d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/733.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +733,হাউস বিল্ডিং ফাইনান্সের মূলধন ১হাজার কোটি টাকা অর্থমন্ত্রী,2021-11-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশনের বিএইচবিএফসি অনুমোদিত মূলধনের পরিমাণ ১হাজার কোটি টাকা এবং পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ৫শ কোটি টাকা করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।তিনি বলেন এ বিষয়ে একটি আইন জাতীয় সংসদে প্রক্রিয়াধীন এবং প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আইনটি পাশ হলে বিএইচবিএফসির মূলধনের পরিমাণ বাড়বে। উল্লেখ্য বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন যখন যাত্রা শুরু করেছিল এর অনুমোদিত মূলধনের পরিমাণ ১১০ কোটি টাকা এবং পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ১১০ কোটি টাকা ছিল।অর্থমন্ত্রী গতকাল রবিবার বিএইচবিএফসির ঋণের কিস্তি সোনালী ইসেবার মাধ্যমে অনলাইনে জমা ব্যবস্থার উদ্বোধনকালে এ কথা জানান। বিএইচবিএফসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আফজাল করিমের সভাপতিত্বে রাজধানীর হোটেল পূর্বাণীতে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে ভার্চুয়াল পদ্ধতীতে যুক্ত হয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স করপোরেশন পুনর্গঠন করেন। এছাড়াও তিনি গৃহীত বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনায় বাসস্থান সংস্থানের বিষয়টিও অর্ন্তভুক্ত করেন। জাতির পিতার উত্তরাধিকার আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতার গৃহ পরিকল্পনা অনুসরণ করে তা বাস্তবায়নে যুগান্তকারী সব উন্নয়ন পরিকল্পনা ও কর্মযজ্ঞ গ্রহণ করেছেন।তিনি ঘোষণা দিয়েছেন মুজিব বর্ষে আমাদের লক্ষ্য একজন মানুষও ঠিকানাবিহীন থাকবে না গৃহহারা থাকবে না। বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশনের ঋণের কিস্তি অনলাইনে জমা ব্যবস্থার প্রবর্তন নিসন্দেহে একটি মহতী উদ্যোগ। এর ফলে গ্রাহক সেবা সহজ এবং দ্রুততর হবে। সোনালী ইসেবা পদ্ধতিটি ডিজিটাল বাংলাদেশ প্লাটফর্মে এক অনন্য সংযোজন।অনুষ্ঠানে জানানো হয় প্রতিষ্ঠানটির ঋণের কিস্তিসহ সব রকম বিক্রয়যোগ্য ফরমের মূল্য ও সরকার নির্ধারিত ফির অর্থ এখন যেকোন স্থান থেকে তাৎক্ষণিকভাবে পরিশোধ করা যাবে। সোনালী ব্যাংক লি. এসবিএল এর সোনালী ইসেবা পেমেন্ট গেটওয়ে থেকে গ্রাহকের নিজ অ্যাকাউন্টের টাকা স্থানান্তর ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড অথবা মোবাইল ওয়ালেটের মাধ্যমে এ জমা সম্পন্ন করতে পারবেন। জমাকৃত অর্থের তথ্য এবং বিদ্যমান ঋণ স্থিতির তথ্য তাৎক্ষণিকভাবে অটো জেনারেটেড ভাউচার এবং এসএমএস এর মাধ্যমে গ্রাহক জানতে পারবেন।অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের কম্পট্রোলার এন্ড অডিটর জেনারেল মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী অর্থ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ বিএইচবিএফসি পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো. সেলিম উদ্দিন বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/734.csv b/Bangla_fin_news_articles/734.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d2233fab70e7dcc98c559e614facd3a633653c27 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/734.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +734,বাজার মূলধন কমেছে ১৯ হাজার ৭৩৩ কোটি টাকা,2021-11-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেনের সঙ্গে বেশির ভাগ শেয়ার ও ইউনিটের দর কমতে দেখা যায়। এ সময় দুই স্টক এক্সচেঞ্জে বাজার মূলধন কমেছে ১৯ হাজার ৭৩৩ কোটি ২৩ লাখ টাকা। বাজার বিশেষণে দেখা যায় গেল সপ্তাহের শুরতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই শুরুতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯৮ কোটি টাকা। সপ্তাহের শেষে তা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৫১ হাজার ৫৫৮ কোটি টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন কমেছে ১১ হাজার ৯৪০ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই গেল সপ্তাহের শুরতে বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৮৯ হাজার ৬৯২ কোটি টাকা। সপ্তাহের শেষ দিন তা দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৮১ হাজার ৮৯৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে মূলধন কমেছে ৭ হাজার ৭৯২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ সময়ে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন কমেছে ১৯ হাজার ৭৩৩ কোটি ২৩ লাখ টাকা। গেল সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬ হাজার ৪৩০ কোটি ৪০ লাখ ৯২ হাজার টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৭ হাজার ৫৫০ কোটি ১৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা। আলোচ্য সময়ের ব্যবধানে লেনদেন কমেছে ১ হাজার ১১৯ কোটি ৭২ লাখ ৩২ হাজার টাকা বা ১৪ দশমিক ৮৩ শতাংশ। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৯০৬ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৬২ পয়েন্টে এবং ডিএসই৩০ সূচক ৩৭ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৬০১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে গেল সপ্তাহে ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯০ টির কমেছে ২৭০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টির শেয়ার দর। ..... ছবি সংগৃহীত ... . অপরদিকে গেল সপ্তাহে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই লেনদেন হয়েছে ২০৮ কোটি ৬১ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২৫৮ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। সিএসইতে গেল সপ্তাহে ৩৪০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ২৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টির শেয়ার দর। গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষ স্থানে উঠে এসেছে বস্ত্র খাতের শেয়ার। ডিএসইতে মোট খাতভিত্তিক লেনদেনের মধ্যে ১৯ দশমিক ৮০ শতাংশ অবদান রয়েছে বস্ত্র খাতের। এছাড়া লেনদেনের দ্বিতীয় শীর্ষে রয়েছে ব্যাংকিং খাত। মোট খাতভিত্তিক লেনদেনে ১২ দশমিক ৬০ শতাংশ হয়েছে ব্যাংক খাতের শেয়ার। এছাড়া ১১ দশমিক ৭০ শতাংশ লেনদেন করে তৃতীয় স্থানে আছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। খাতভিত্তিক লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে বিবিধ খাতের ১১ দশমিক ১০ শতাংশ প্রকৌশল খাতের ৬ দশমিক ৩০ শতাংশ খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ৪ দশমিক ৭০ শতাংশ সাধারণ বিমা খাতের ৪ দশমিক ২০ শতাংশ সেবা খাতের ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ সিমেন্ট খাতের ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ টেলিকম খাতের ১ দশমিক ২০ শতাংশ উলেখযোগ্য। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/735.csv b/Bangla_fin_news_articles/735.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d31caaced89c0686aec176eaf1846b6e9503cfb9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/735.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +735,পরিবহন ধর্মঘটেও চট্টগ্রাম বন্দরে কন্টেইনার জটের আশঙ্কা নেই কর্তৃপক্ষ,2021-11-07,সালাউদ্দিন মো রেজা চট্টগ্রাম অফিস,জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে আহুত পরিবহন ধর্মঘটেও উদ্বিগ্ন নয় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। মূলত সিঙ্গাপুর ও কলম্বো বন্দরে জাহাজ জটের কারণে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে এই রুটে ফিডার জাহাজ চলাচলে শ্লথ অবস্থার কারণে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজের চাপ তেমন একটা নেই। আবার পরিবহন ধর্মঘটের অতিবাহিত দুদিন শুক্রবার ও শনিবার হওয়ায় এই সময় সাধারণ কন্টেইনার ডেলিভারিও কম থাকে। ফলে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ জাহাজ জট কিংবা কন্টেইনার জটের আশংকা করছেনা।চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক ট্রাফিক এনামুল করিম জানান বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরে কন্টেইনার বা জাহাজ জটের কোন সম্ভাবনা নেই। উল্লেখ্য চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিতে কন্টেইনারের ধারণ ক্ষমতা প্রায় ৪৯ হাজার। বর্তমানে প্রায় ৩৮ হাজার কন্টেইনার রয়েছে বলে জানা গেছে।চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য ডেলিভারি না হলেও জেটিতে জাহাজের পণ্যের ওঠানামা স্বাভাবিক রয়েছে। শুক্রবার ও শনিবার কাস্টমসের কাজ এক প্রকার বন্ধ থাকায় ডকুমেন্ট ছাড়করণ প্রক্রিয়াও চলে না। ফলে পণ্যের খালাসের জন্য অ্যাসাইনমেন্ট তেমন একটা থাকে না। এরপরও পূর্বের ডকুমেন্টের ভিত্তিতে শুক্রবার পণ্য খালাসের অ্যাসাইনমেন্ট কিছুটা থাকলেও শনিবার একেবারেই কম থাকে।বন্দর সূত্রে জানানো হয় গত শুক্রবার ১ হাজার ১৬৬টি কন্টেইনার খালাসের অ্যাসাইনমেন্ট বন্দরকে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দিন শেষে খালাস হয়েছে ৪১৯ টি। জানা যায় স্থানীয় পর্যায়ে কিছু প্রতিষ্ঠান ওই সকল কন্টেইনার খালাস নিয়েছে। পরিবহন ধর্মঘটের মধ্যে গত শনিবার ৭০০টি কন্টেইনার খালাসের জন্য বন্দরকে অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হয়। দিন শেষে স্থানীয় পর্যায়ে প্রায় অর্ধেক সংখ্যক খালাস নেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়।জানা যায় করোনার কারণে ইউরোপ আমেরিকা চীন ও ভিয়েতনাম বন্দর সমূহে সাপ্লাই চেইন ব্যাহত হওয়ার প্রেক্ষিতে এখনও তা স্বাভাবিক পর্যায়ে আসেনি। পরিসংখ্যানে দেখা যায় চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সিঙ্গাপুর বন্দর অভিমুখী ৩৬টি ফিডার জাহাজ চলাচল করে। এর মধ্যে ২২টি জাহাজ সিঙ্গাপুর বন্দরে অপেক্ষায় আছে। বাকি ১৪টি জাহাজের মধ্যে ৬টি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিতে খালাসে রয়েছে। অপর ৮টি জাহাজ সিঙ্গাপুর থেকে চট্টগ্রাম বন্দর অভিমুখী রয়েছে। একইভাবে চট্টগ্রাম বন্দর ও কলম্বো বন্দর রুটে ৪১টি ফিডার জাহাজ চলাচল করে। গতকাল শনিবারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ১৯টি জাহাজ কলম্বো বন্দরে রয়েছে। বাকি ২২টি জাহাজের মধ্যে ৮টি চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিতে খালাসের অপেক্ষায় রয়েছে। অন্য জাহাজগুলো মাঝপথে রয়েছে।সূত্রে জানা যায় বিশ্বব্যাপী করোনা পরবর্তী জাহাজ ভাড়া বৃদ্ধি পেলে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এই প্রধান দুই রুটে জাহাজের ভাড়া বৃদ্ধি পায়নি। ফলে ভাড়াজনিত কারণে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি সম্ভাবনা থাকছে না। তবে চট্টগ্রাম বন্দরের সাথে মালয়েশিয়া অভিমুখী পণ্যবাহী জাহাজ চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। এই রুটে শতকরা ১০ ভাগ থেকে ১৫ ভাগ পণ্য পরিবহন হয়ে থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/736.csv b/Bangla_fin_news_articles/736.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a8c18dbd35a5cd8df6ae98f16d5e28459e51347e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/736.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +736,বাজারে মুরগিসবজিতে স্বস্তি,2021-11-05,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,একসপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে ২০ টাকা কমেছে ব্রয়লার মুরগির দাম। ১৮৫ থেকে ১৯০ টাকায় বিক্রি হওয়া ব্রয়লার বিকোচ্ছে ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকায়। শীতের সবজির সরবরাহ বাড়ায় এতে মিলছে স্বস্তি। তবে এখনো চড়া মাছের বাজার। শুক্রবার ৫ নভেম্বর রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।বাজারে দেশি পেঁয়াজ ৫৫ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। ভারতীয় রসুন বিকোচ্ছে প্রতিকেজি ১৪০ টাকার আশেপাশে দেশি রসুন ৮০ থেকে ৮৫ টাকায়। আলুর দাম চাওয়া হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকা বিদেশি আদা ১২০ থেকে ১৩০ টাকা। . .... ছবি ইত্তেফাক ... . দেখা গেছে আকারভেদে রুইমাছের কেজিপ্রতি দাম ২৭০ থেকে ৩৮০ টাকার মধ্যে চাওয়া হচ্ছে। পাঙ্গাশের দামও ১৫০ এর কম নয়। পোয়া মাছ ও ট্যাংরা বিকোচ্ছে ২৫০ থেকে ৩২০ টাকা প্রতিকেজিতে। ফুলকপির জোড়া বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৭০ টাকায় বাধাকপির দামও এমন। পটলের দাম কেজিতে অন্তত ১০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায়। বরবটির দামও নিম্নমুখী চাওয়া হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা প্রতিকেজি। . .... ছবি ইত্তেফাক ... . তবে শিম ও গাজরের দাম এখনো একশর বেশি। শিমের কেজি ১১০ থেকে ১২৫ এবং গাজর বিকোচ্ছে ১৩০ থেকে ১৫০ টাকায়। মুরগির দাম কমার বিষয়ে মোহাম্মদপুরের ব্যবসায়ী আলি হোসেন বলেন বাজারে আমদানি সরবরাহ বেড়েছে তাই দাম কমেছে। সামনে আরও কমতে পারে।আরেক ব্যবসায়ী সবুজ মিয়া বলেন শীতের সিজনাল সবজি বাজারে আসছে বেশি। তাই দাম কমছে। তবে আজ শুক্রবার থেকে পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ। বাজারে সরবরাহ কমে যেতে পারে। যদি কমে তাহলে দাম ফের বাড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/737.csv b/Bangla_fin_news_articles/737.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3f138e1b070761e4fe8e321525246056de94c650 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/737.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +737,আরও ব্যয়বহুল হচ্ছে জ্বালানি বাড়ছে দুশ্চিন্তা,2021-11-05,মাহবুব রনি,দেশে ডিজেলকেরোসিনের দাম বাড়ার পর তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের এলপিজি ও অটোগ্যাস দামও বাড়ল। ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটার প্রতি ১৫ টাকা বৃদ্ধির পরই সিলিন্ডার প্রতি ১২ কেজির এলপিজির দাম ৫৪ টাকা বৃদ্ধির ঘোষণা এলো। ডিজেলের দাম বাড়ায় গণপরিবহন শিল্প এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনে খরচ বাড়বে। কেরোসিন এবং এলপিজির মূল্য বৃদ্ধিতে গ্রামেশহরে রান্নায় জ্বালানি খরচ বাড়বে। একইসঙ্গে অটোগ্যাসে চালিত ব্যক্তিগত গাড়ির জ্বালানি খরচও বাড়তে যাচ্ছে। বিশ্ব বাজারে তেলগ্যাসের দাম বাড়তে থাকায় মূল্য সমন্বয়ের অংশ হিসেবে দেশে এ দাম বাড়িয়েছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে বেসরকারি এলপিজি ও অটোগ্যাসের দাম বৃদ্ধির ঘোষণা দিয়েছে এ খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন বিইআরসি। এর আগে মঙ্গলবার রাতে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বৃদ্ধির ঘোষণা দেয় সরকারের জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ। ..... ছবি সংগৃহীত ... . জ্বালানি বিষয়ক সবগুলো আন্তর্জাতিক সংস্থা তেল ও গ্যাসের দাম অন্তত আগামী এক বছর বাড়তে থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে। আগামী বছরের জুন নাগাদ প্রতি ব্যারেল প্রায় ১৫৯ কেজি অপরিশোধিত তেলের দাম ১২০ মার্কিন ডলারে পৌঁছবে বলে সংবাদ সংস্থা সিএনএন গতকাল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে। গতকাল প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ছিল ৮৩৮৪ ডলার। ডিসেম্বরজানুয়ারি নাগাদ এটি ৯০ ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে পূর্বাভাস রয়েছে বিশ্লেষকদের। অথচ ২০২০ সালের জুলাইয়েও প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ছিল ৩১ ডলার। একইভাবে বাড়ছে গ্যাসএলএনজির দাম। বিশ্ববাজারে দাম বৃদ্ধির প্রভাব পড়ছে এবং পড়বে বাংলাদেশেও। বিইআরসির ঘোষণা অনুযায়ী দেশে প্রতি কেজি এলপিজির খুচরা দাম মূসকসহ ১০৯ টাকা ৪২ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। অক্টোবরে এটি ছিল ১০২ টাকা ৫৪ পয়সা। সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১২৫৯ থেকে বেড়ে ১ হাজার ৩১৩ টাকা হয়েছে। এর আগে অক্টোবরে সিলিন্ডার প্রতি দাম ২২৬ টাকা বাড়ানো হয়েছিল। অর্থাৎ দুই মাসে এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ২৮০ টাকা বাড়লো। তবে উৎপাদন পর্যায়ে ব্যয় পরিবর্তিত না হওয়ায় রাষ্ট্রায়ত্ত্ব কোম্পানির এলপিজির দাম এ মাসে পরিবর্তন করা হয়নি। সরকারি সাড়ে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আগের ৫৯১ টাকাই থাকছে। ..... ছবি সংগৃহীত ... . গাড়িতে ব্যবহৃত প্রতি লিটার অটোগ্যাসের দাম ৫৮ টাকা ৬৮ পয়সা থেকে বেড়ে ৬১ টাকা ১৮ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। জ্বালানি বিভাগের ঘোষণা অনুযায়ী ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য ৬৫ টাকা থেকে ১৫ টাকা বাড়িয়ে ৮০ টাকা পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। জ্বালানি বিভাগের এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানান দেশের জ্বালানি খাতের বাজার আন্তর্জাতিক বাজারের ওপর নির্ভরশীল। বিশ্ববাজারে তেলগ্যাসের দাম বাড়তে থাকায় দেশেও মূল্য সমন্বয় করা জরুরি হয়ে পড়েছে। গত সোমবার ভারতে ডিজেলের বাজার মূল্য প্রতি লিটার ১২৪.৪১ টাকা বা ১০১.৫৬ রূপি ছিল অথচ বাংলাদেশে ডিজেলের মূল্য প্রতি লিটার ৬৫ টাকা অর্থাৎ লিটার প্রতি ৫৯.৪১ টাকা কম ছিল। গত কয়েক মাস ধরেই দুই দেশে ডিজেলের দামে বড় তফাৎ ছিল। এর ফলে তেল চোরাচালান হচ্ছে বলে একাধিক অভিযোগ পাওয়া যায়। আবার বিশ্ববাজার থেকে বেশি দামে কিনে দেশে তার চেয়ে কম দামে বিক্রি করায় লোকসান গুনছে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বিপিসি। অক্টোবর মাসে বিভিন্ন গ্রেডের পেট্রোলিয়াম পণ্য সর্বশেষ মূল্যে সরবরাহ করায় মোট ৭২৬ কোটি ৭১ লাখ টাকা বিপিসির লোকসান হয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম না বাড়িয়ে উপায় নেই সরকারের। . .... ছবি সংগৃহীত ... . ওই কর্মকর্তা আরও জানান আন্তর্জাতিক বাজারের চেয়ে দেশে গ্যাসের দামও এখন অনেক কম। দেশে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দামও এখন বেশি বলে এখনই গ্যাসের দাম বাড়ানো যাচ্ছে না। তবে আগামী ছয় মাসের মধ্যে গ্যাসের দাম বৃদ্ধিরও শঙ্কা আছে। আর তেলগ্যাসের দাম বাড়লে পরে অবধারিতভাবে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির প্রক্রিয়াও শুরু হতে পারে। তেলএলপিজির মূল্য বৃদ্ধিতে নিত্য দিনের খরচ বাড়ছে। এ নিয়ে বেশি চিন্তিত সীমিত আয়ের মানুষ এবং ব্যবসায়ীরা। তরুণ উদ্যোক্তা মাহবুবুর রহমান জুয়েল জানান ডিজেলের দাম বৃদ্ধিতে তার ফ্যাক্টরিতে উৎপাদন খরচ বাড়বে। কিন্তু তার রপ্তানিমুখী পণ্যের আন্তর্জাতিক দর বাড়বে না। তার মত উদ্যোক্তারা বিপাকে পড়বেন। পণ্য পরিবহনে খরচ বাড়বে যা বহন করা কঠিন হবে বলে মনে করেন বাংলাদেশ ট্রাককাভার্ডভ্যান ট্যাংকলরি প্রাইম মুভার মালিকশ্রমিক সমন্বয় পরিষদের আহ্বায়ক মো. রুস্তম আলী। নোয়াখালীর সুবর্ণচরের মুদি দোকানি কবির হোসেন জানান বাড়ির রান্না এবং সন্ধ্যার পর দোকান পরিচালনায় কেরোসিনের ওপর নির্ভরশীল তার পরিবার। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় খরচ মেটাতে এমনিতেই হিমশিম খাচ্ছেন তিনি। এখন কেরোসিনের দাম মেটাতে আরও বেগ পোহাতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/738.csv b/Bangla_fin_news_articles/738.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..11f5b75cff6f51866b28c4438688dcb775a0baaa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/738.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +738,শুঁটকি অর্থনীতির কেন্দ্র দুবলার চর,2021-11-05,আবুল খায়ের দুবলার চর সুন্দরবন থেকে ফিরে,বঙ্গোপসাগরের পাড়ে সুন্দরবনের দুবলার চরে গড়ে উঠেছে বিশাল শুঁটকিপল্লি। লইট্টা ছুরি চিংড়ি রূপচাঁদা খলিসা ইছা ভেদা পোঁয়াসহ অন্তত ১০০ প্রজাতির শুঁটকি তৈরি করা হয় এ পল্লিতে। বাংলাদেশের শুঁটকি অর্থনীতির কেন্দ্র এটি। কয়েক লক্ষ মানুষের কর্মযজ্ঞ সেখানে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের জেলেরা সেখানে জড়ো হয়েছেন। সমুদ্র মোহনা থেকে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ আহরণ শেষে তা রোদে শুকিয়ে শুঁটকি প্রক্রিয়াজাত করছেন তারা। এই মাছ চাহিদা অনুযায়ী দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এমনকি বিদেশেও বাজারজাত করা হচ্ছে। গত তিন বছর ধরে দুবলার চরের শুঁটকিপল্লিতে জলদস্যুদের চাঁদাবাজি বন্ধ রয়েছে। অনেকটা উৎসবমুখর ও নিরাপদ পরিবেশে দুবলার চরে শুঁটকি প্রক্রিয়াজাতকরণ করা হচ্ছে। . .... ছবি আবুল খায়ের ... . প্রতি বছর আশ্বিন মাস থেকে চৈত্র মাস পর্যন্ত শুঁটকি প্রক্রিয়াজাতের কাজ চলে। আগে জলদস্যুদের কাছ থেকে টোকেন নিয়ে শুঁটকিপল্লিতে বসতে হতো। মাসে নির্ধারিত হারে টাকা না দিলে শুঁটকি ব্যবসায়ীদের ধরে নিয়ে মুক্তিপণ আদায় করতো জলদস্যুরা। কিন্তু গত তিন বছর ধরে সেই পরিবেশ আর নেই। জলদস্যুদের উৎপাত একেবারেই বন্ধ হয়েছে। এ কারণে পর্যটকদের সমাগমও বেড়েছে। সুন্দরবন সংলগ্ন নদী ও খালে এখন জাল ফেললেই ঝাঁকে ঝাঁকে মাছ ধরা পড়ছে। সুন্দরবন সংলগ্ন নদীতে জাল ফেললেই দাঁতনে কাইন তাইরেল ভেটকি রয়না পাঙ্গাস মাছ পাওয়া যাচ্ছে। এতে জেলেরাও খুশি। জোয়ারভাটার সাথে সম্পৃক্ত মাছ ধরার বিষয়টি। সুন্দরবনের আশপাশে বাংলাদেশের জলসীমানায় রয়েছে মাছের বিশাল আধার। বিশেষ করে নীলবাড়ি এলাকায় জালে ধরা পড়ে অনেক মাছ। এখানে মাছ ধরাও অনেকটা সহজ। আর এতে চোখ পড়েছে বিদেশি জেলেদের। মাঝে মধ্যে বিদেশি জেলেরা এদেশের জলসীমায় এসে মাছ ধরে নিয়ে যাচ্ছে। তবে বিদেশি জেলেদের এসব অপতৎপরতা দমনে সদা জাগ্রত রয়েছে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। . .... ছবি আবুল খায়ের ... . প্রায় ৬ হাজার বর্গকিলোমিটার আয়তনের সুন্দরবনে ছোটবড় মিলিয়ে ৪৫০টি নদীখাল রয়েছে। এবার শুঁটকি তৈরিতে তিন কোটি ২২ লাখ টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বন বিভাগ। গত মৌসুমে আহরিত হয়েছিল ৪৫ হাজার মেট্রিক টন এবং তা থেকে রাজস্ব আদায় হয়েছে তিন কোটি ২২ লাখ টাকা। এখানকার শুঁটকি নিয়ে যান চট্টগ্রামের আড়ৎদাররা। দুবলার চরে একটি শুঁটকি দোকানের মালিক নারায়ণ বিশ্বাসের সঙ্গে কথা হয় ইত্তেফাকের এই প্রতিনিধির। তিন ছেলে ও এক মেয়ের জনক নারায়ণ বিশ্বাসের বাড়ি খুলনার ডুমুরিয়ায়। দুবলার চরে তিনি প্রায় ১৬ বছর ধরে শুঁটকির ব্যবসা করছেন। তার একটি ট্রলার ও ৮ জন শ্রমিক আছে। জাল আছে ৪টি। নারায়ণ বিশ্বাসের মতো অর্ধশত মালিক আছেন দুবলার চরের শুঁটকিপল্লিতে। এছাড়া শ্রমিকসহ কয়েক লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সেখানে। নারায়ণ বিশ্বাস বলেন আগে জলদস্যুদের চাঁদা দিয়ে টোকেন নিয়ে এই পল্লিতে ঢুকতে হতো। গত তিন বছর ধরে এসব আর নেই। র্যাবের অভিযানের কারণে সুন্দরবনে এখন আর কাউকে চাঁদা দিতে হয় না। নিরাপদে ব্যবসা করছেন তারা। . .... ছবি আবুল খায়ের ... . সাগর পাড়ের মেহের আলীর চর আলোর কোল অফিস কিল্লা মাঝের কিল্লা শেলার চর নারকেল বাড়িয়া ছোট আমবাড়িয়া বড় আমবাড়িয়া মানিকখালী কবরখালী ছাপড়াখালীর চর কোকিলমনি ও হলদেখালী চরগুলোকে সম্মিলিতভাবে দুবলার চর বলা হয়। দুবলার চরে আসা জেলেরা সাধারণত রাতের বেলা সমুদ্রে মাছ ধরেন। সকালে মাছ নিয়ে ফিরে আসেন দ্বীপে। দিনের বেলা মাছ শুকাতে দেন রোদে। দুবলার চরে কাঠের মাচা পেতে কিংবা পাটি বিছিয়ে তারা রোদে মাছ শুকান। এই এলাকায় আছে একটি টেলিটকের টাওয়ার। জেনারেটর দিয়ে তা চালু রাখা হয়। মাঝে মধ্যে জেনারেটরের তেল ফুরিয়ে গেলে তেল না আনা পর্যন্ত তা বন্ধ থাকে। দুবলার চরে আছে র্যাবের একটি ক্যাম্প। র্যাবের ডিএডি নুরুল ইসলাম এই ক্যাম্পের ইনচার্জ। ঘূর্ণিঝড়ে ক্যাম্পটি উড়ে যায়। এখন কোস্টগার্ডের শেডে ক্যাম্পের কাজ চলছে। একাধিক শুঁটকি ব্যবসায়ী বলেন শুঁটকিপল্লির নিরাপত্তা নিশ্চিত করার স্বার্থে র্যাবের ক্যাম্প জরুরি দরকার। সব জলদস্যুই র্যাবকে ভয় পায়। দুবলার চরের শুটকিপল্লির শ্রমিক রতন চার বছর ধরে কাজ করছেন সেখানে। মাসে ১০ হাজার টাকা পান। তবে যারা মাছ ধরেন তাদের বেতন রতনের চেয়ে দুই থেকে তিন গুণ বেশি। সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনির বাসিন্দা হায়দার আলীও শুঁটকিপল্লিতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করছেন। তিনি বলেন ছয় মাসে প্রত্যেক শ্রমিক ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত পান। খুলনার কাউস গাইন সফিক সাতক্ষীরার তালার সালাম মোড়লও শুঁটকিপল্লিতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করছেন। এদিকে দুবলার চরের শুঁটকিপল্লিতে গড়ে উঠেছে নিউমার্কেট। চরের শুঁটকি ব্যবসায়ী শ্রমিক ও জেলেদের নিত্যদিনের বাজার বিনোদন আর অবসর কাটানোর অন্যতম স্থান এই নিউমার্কেট। দুবলার চরের পশ্চিমদক্ষিণ পাশে সাগরের কোল ঘেঁষে গড়ে ওঠা জেলে পল্লির একটু ভেতরের দিকে শতাধিক দোকান নিয়ে গড়ে উঠেছে এই মার্কেট। . .... ছবি আবুল খায়ের ... . রাত ৯টার দিকে ঘুরে দেখা গেলো তখনও বাজার জমজমাট। কেউ বাজার করছেন কেউ দাড়ি কামাচ্ছেন কেউ দোকানে বসে আড্ডা দিচ্ছেন কেউবা আবার গানের আসরে মশগুল। নিউমার্কেটে আছে মুদি দোকান টেলিফোন বিকাশ লেদ মেশিন মোবাইল বিক্রি থেকে শুরু করে পান বিড়ি সিগারেটসহ নিত্য প্রয়াজনীয় পণ্যের সব কিছুই সেখানে পাওয়া যায়। ফার্মেসির দোকান ও ডাক্তারও সেখানে আছেন। আগে প্রতিটি দোকানের জন্য জলদস্যুদের কাছ থেকে টোকেন নিতে হতো। আর এই টোকেনের জন্য ২০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা দিতে হতো। নইলে উঠিয়ে নিয়ে নানাভাবে নির্যাতন করতো দস্যুরা। গত তিন বছর ধরে সেই পরিবেশ আর নেই। এখন জলদস্যুদের উৎপাতমুক্ত এলাকা এটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/739.csv b/Bangla_fin_news_articles/739.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..09e74bb9b5ee97bdad4b872c98b15568fe844eb0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/739.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +739,জরুরি ভিত্তিতে আনা হচ্ছে ৮০ হাজার টন ফার্নেস ওয়েল,2021-11-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে জরুরি ভিত্তিতে ৮০ হাজার টন হাই সালফার ফার্নেস অয়েল আমদানির প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারের অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত এবং সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত হয়। সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে ডিসেম্বরের মধ্যে ৮০ হাজার টন ফার্নেস অয়েল কেনার প্রস্তাবসহ ৬ ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন বিপিসি ২০২২ সালের জন্য ৫৮ লাখ ৫০ হাজার টন পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে সরকারের অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। পৃথক আরেক প্রস্তাবে সৌদি আরামকো ও আবুধাবির অ্যাডনক থেকে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে ১৬ লাখ টন অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির অনুমোদন পেয়েছে বিপিসি। সভা শেষে অনুমোদিত প্রস্তাবের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. সামসুল আরেফিন। তিনি বলেন চলতি বছরের নভেম্বরডিসেম্বর সময়ের জন্য জিটুজি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে জরুরি ভিত্তিতে ৮০ হাজার টন হাই সালফার ফার্নেস অয়েল আমদানির প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান সিঙ্গাপুর ভিত্তিক ইউনিপেক সিঙ্গাপুর প্রাইভেট লিমিটেড থেকে ৩৬৫ কোটি ১৩ লাখ টাকায় আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রতি মেট্রিক টন হাই সালফার ফার্নেস অয়েলের দাম পড়বে ৫০২ দশমিক ০৮ মার্কিন ডলার। সভায় অনুমোদিত অন্য ক্রয় প্রস্তাবের মধ্যে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন বিসিআইসি কর্তৃক চট্টগ্রামের টিএসপি কমপ্লেক্স লিমিটেডের জন্য ১০ হাজার মেট্রিক টন ফসফরিক এসিড ৬১ কোটি ৪৫ লাখ টাকায় আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অপর এক প্রস্তাবে বিসিআইসি কর্তৃক সৌদি আরব থেকে ৩০ হাজার মে.টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ১৯৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকায় আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। পৃথক আরেকটি প্রস্তাবে বিসিআইসি কর্তৃক ইউএই থেকে ৩০ হাজার মে. টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ১৯৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকায় আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অপর আরেক প্রস্তাবে কাতার থেকে ৩০ হাজার মে.টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ১৯৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকায় আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সভায় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন বিএফডিসি কর্তৃক বিএফডিসি কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্পের একটি প্যাকেটের পূর্ত কাজ ২৭৪ কোটি টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/74.csv b/Bangla_fin_news_articles/74.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa096563dece1a073466d5141dcd124006ba715c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/74.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +74,দাম বেড়েছে শুকনো মরিচ ও জিরার কমেছে এলাচের,2022-07-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কোরবানির ঈদের আগে রাজধানীর বাজারগুলোতে ঈদকেন্দ্রিক গরম মসলার দাম বাড়েনি উলটো এলাচের দাম কমেছে। তবে শুকনো মরিচের দাম বেড়ে গেছে। একই সঙ্গে কিছুটা বেড়েছে জিরার দামও। এছাড়া তেজপাতা ও ধনিয়ার দামও কিছুটা বেড়েছে।এবার ঈদকেন্দ্রিক গরম মসলার দাম না বাড়ার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলছেন বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং বন্যার কারণে এবার বিক্রি অনেক কম হয়েছে। অপর দিকে গরম মসলা আমদানি হয়েছে বেশি। ফলে চাহিদার তুলনায় জোগান বেশি হওয়ায় দাম বাড়েনি।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে পাইকারিতে মানভেদে এখন এলাচের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ২০০ টাকা। এক মাস আগে এলাচের কেজি ছিল ১ হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার ৪০০ টাকা। এ হিসাবে কেজিতে এলাচের দাম কমেছে ২০০ টাকা পর্যন্ত।স্থিতিশীল রয়েছে লবঙ্গ ও দারুচিনির দাম। পাইকারিতে লবঙ্গের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৪০ থেকে ১ হাজার ৬০ টাকা। এছাড়া দারুচিনির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩১০ থেকে ৩৯০ টাকা। অপরদিকে ভারত থেকে আমদানি করা জিরার দাম কিছুটা বেড়ে এখন ৩৮৫ থেকে ৩৯০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। কিছুদিন আগে যা ছিল ৩৮০ থেকে ৩৮৫ টাকা। অর্থাৎ ভারত থেকে আমদানি করা জিরা পাইকারিতে কেজি প্রতি ৫ টাকা বেড়েছে। তবে আফগানিস্তান থেকে আমদানি করা জিরা আগের মতো ৪০০ থেকে ৪১০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।মৌলভীবাজারের ব্যবসায়ী মো. রুবেল বলেন ঈদের আগে এবার ভারতীয় জিরা ছাড়া কোনো মসলার দাম বাড়েনি। তিনি বলেন কোরবানির ঈদের আগে গরম মসলার বাড়তি চাহিদা থাকে। এ জন্য একটু দাম বাড়ে। তবে এবার বিক্রি খুবই কম। গত ১০১৫ বছরের মধ্যে এবারই বিক্রি সব থেকে কম হয়েছে। আমাদের ধারণা দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যা এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে এবার বিক্রি কম।গরম মসলার না বাড়লেও শুকনো মরিচের দাম বেড়ে গেছে। দেশি শুকনো মরিচের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩৫০ টাকা যা কিছুদিন আগে ছিল ২২০ থেকে ২৬০ টাকার মধ্যে। আর আমদানি করা শুকনো মরিচের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪২০ টাকায় যা কিছুদিন আগে ছিল ৩০০ থেকে ৩৮০ টাকা। হাজীপাড়ার ব্যবসায়ী মো. আফজাল বলেন ১০ দিন ধরে পাইকারিতে শুকনো মরিচের দাম অনেক বেড়ে গেছে। কেজিতে বেড়েছে ৫০ টাকার বেশি। তবে ঈদের আগে আর দাম বাড়বে না বলে মনে হচ্ছে। কাওরান বাজারের ব্যবসায়ী মো. রাজু বলেন বাজারে আমদানি করা শুকনো মরিচের সরবরাহ কম। দেশি শুকনো মরিচও বাজারে কম। এ কারণে দাম একটু বেড়েছে। তবে শুকনো মরিচের এই বাড়তি দাম খুব বেশি দিন থাকবে না।কিছুটা বেড়েছে তেজপাতা ও ধনের দাম। তেজপাতার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২০০ টাকা যা কিছুদিন আগে ছিল ১৫০ থেকে ১৭০ টাকার মধ্যে। আর ধনিয়া বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৭০ টাকা যা কিছুদিন আগে ছিল ১২০ থেকে ১৫০ টাকার মধ্যে। ঈদের আগে মসলার দামে অস্থিরতা দেখা না দেওয়ায় খুশি ক্রেতারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/740.csv b/Bangla_fin_news_articles/740.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..634df127a23c6cfb7e46872bd60fd0d65f52a0cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/740.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +740,বাড়লো ডিজেল ও কেরোসিনের দাম,2021-11-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য পূণঃনির্ধারণ করেছে সরকার। নতুন মূল্যহার অনুযায়ী ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য প্রতি লিটার ভোক্তা পর্যায়ে ৬৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮০ টাকা পূণঃনির্ধারণ করেছে। বুধবার ৩ নভেম্বর দিবাগত রাত থেকে নতুন মূল্যহার কার্যকর হয়েছে। একইদিন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এতে বলা হয় আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য ক্রমবর্ধমান। বিশ্ববাজারে ঊর্ধ্ব গতির কারণে পার্শ্ববর্তী দেশসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশ জ্বালানি তেলের মূল্য নিয়মিত সমন্বয় করছে। গত ১ নভেম্বর ২০২১ তারিখে ভারতে ডিজেলের বাজার মূল্য প্রতি লিটার ১২৪.৪১ টাকা বা ১০১.৫৬ রূপি ছিল অথচ বাংলাদেশে ডিজেলের মূল্য প্রতি লিটার ৬৫ টাকা অর্থাৎ লিটার প্রতি ৫৯.৪১ টাকা কম। বর্তমান ক্রয় মূল্য বিবেচনা করে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন ডিজেলে লিটার প্রতি ১৩.০১ এবং ফার্নেস অয়েলে লিটার প্রতি ৬.২১ টাকা কমে বিক্রয় করায় প্রতিদিন প্রায় ২০ কোটি টাকা লোকসান দিচ্ছে। অক্টোবর ২০২১ মাসে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন বিভিন্ন গ্রেডের পেট্রোলিয়াম পণ্য বর্তমান মূল্যে সরবরাহ করায় মোট ৭২৬.৭১ কোটি টাকা লোকসান হয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে সরকার শুধু ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য প্রতি লিটার ভোক্তা পর্যায়ে ৬৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮০ টাকা পূণঃনির্ধারণ করেছে। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ২২ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে জারিকৃত প্রজ্ঞাপন এবং এতোসংক্রান্ত সময় সময় জারিকৃত সংশোধনীসহ অন্যান্য সকল বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে। সর্বশেষ গত ২৪০৪২০১৬ তারিখে গেজেট প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে পেট্রোলিয়াম পণ্যের মূল্য হ্রাস করে পূণঃনির্ধারণ করা হয়েছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/741.csv b/Bangla_fin_news_articles/741.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..41b5dfacef4017e5ff47c2ec163bead3586bfbdf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/741.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +741,এভিয়েশন খাত নিয়ে বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত,2021-11-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এভিয়েশন খাত নিয়ে বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে একটি ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার ২ নভেম্বর দ্য ভিশন অব বঙ্গবন্ধু ইন স্ট্রাকচারিং এভিয়েশন ইন বাংলাদেশ অ্যান্ড দি কোঅপারেটিভ ল্যান্ডস্কেপ ইন দি এভিয়েশন সেক্টর বিটুইন বাংলাদেশ অ্যান্ড ইন্দোনেশিয়া শীর্ষক এই ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। এটির আয়োজন করে ইন্দোনেশিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাস। ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপি বিশেষ অতিথি হিসেবে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রী মাহবুব আলী এমপি যোগ দেন। ইন্দোনেশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এয়ার ভাইস মার্শাল মোস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় ওয়েবিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এভিয়েশন অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের মহাসচিব ও নভোএয়ার এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজুর রহমান। দুদেশের মধ্যে এভিয়েশন সেক্টরের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সম্ভাব্য সহযোগিতার বিষয়গুলো উপস্থাপিত হয়। দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা এবং এয়ারলাইন্স ও এমআরওগুলোর শীর্ষ নির্বাহীরা সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রদান করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/742.csv b/Bangla_fin_news_articles/742.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..04bf87a990f870346b2e40cebd094e3f9088e6ce --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/742.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +742,দারাজসহ ২৩ ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্টদের ব্যাংক হিসাব তলব,2021-11-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইকমার্স প্রতিষ্ঠান দারাজসহ ২৩ প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ। বুধবার ৩ নভেম্বর বিএফআইইউ সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। গত সোমবার ১ নভেম্বর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে তিন গোয়েন্দা সংস্থা থেকে ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের পৃথক তালিকা দেওয়া হয় বিএফআইইউকে। এসব গোয়েন্দা সংস্থার কালো তালিকাভুক্ত চীনের ইকমার্স জায়ান্ট আলিবাবার মালিকানাধীন দারাজ নতুন করে এই ২৩টি ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের উঠে নাম এসেছে। সেই তালিকার ভিত্তিতে এসব প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ব্যাংক হিসাব ও লেনদেনের তথ্য চেয়েছে বিএফআইইউ। ব্যাংক হিসাব তলব করা প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছে দারাজ ও এর স্বত্বাধিকারী আলিবাবা ডটকম এবং প্রিয়শপ ও প্রতিষ্ঠানটির প্রধান আশিকুল আলম খান বাংলাদেশ ডিল ও কোম্পানির ফারজানা কবির ইশিতা ও ফিদা মাহমুদ আশফাক ইনফিনিটি মার্কেটিং ও প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম ওয়ালমার্ট ও এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ ফরিদ আহম্মদ আলীফ ওয়ার্ল্ড ও এর এমডি রাশেদুল ইসলাম রেয়ন পরিচালক মিজানুর রহমান সাজ্জাদ ও সাইফ অ্যামস বিডি ও এর এমডি আশেকুল ইসলাম তানজীল চেয়ারম্যান কায়সার হাবিব পরিচালক মো. আবদুর রউফ বারেক আহনাফ তাহমিদ নাহিয়ান ও মো. কামরুজ্জামান অ্যানেক্স ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ও এর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী রিমন এমডি মোহাম্মদ জুলফিকার আলী পরিচালক মো. মোফাজ্জেল হোসেন ও মো. ফিরোজ আলম এবং ব্রাইট হ্যাশ ও এর মালিক মো. ছালেকিনের হিসাব তলব করা হয়েছে। এ সব প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবে লেনদেন জমার পরিমাণ তাদের থেকে গ্রাহকদের পাওনা ইত্যাদি তথ্য বিশ্লেষণ করে আগামী ১১ নভেম্বর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে রিপোর্ট দেবে বিএফআইইউ। সেই রিপোর্টের ভিত্তিতেই গ্রাহকদের অর্থ ফেরতসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/743.csv b/Bangla_fin_news_articles/743.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f2d4f4b0fa4eb37ac86be0a2767be787f80ce766 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/743.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +743,অক্টোবরে  রফতানি আয়ে রেকর্ড,2021-11-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার ধাক্কা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে দেশের রফতানি খাত। গত অক্টোবর মাসে ৪৭২ কোটি ৭০ লাখ ৫০ হাজার ডলার সমমূল্যের পণ্য রফতানি হয়েছে। দেশীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৪০ হাজার ১৮০ কোটি টাকা। একক মাস হিসেবে এতো বেশি রফতানি আয় আর দেশে আসেনি। যাকে একক মাসে রেকর্ড আয় বলছেন সংশ্লিষ্টরা। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি তথ্যানুযায়ী গত বছরের অক্টোবরের তুলনায় এ বছরের অক্টোবরে রফতানি আয় বেড়েছে ৬০ শতাংশের বেশি। এর আগের মাস সেপ্টেম্বরেও একক মাসে রেকর্ড পরিমাণ ৪১৬ কোটি ৫৪ লাখ ডলার সমমূল্যের পণ্য রফতানি হয়েছিল সেই সময় প্রবৃদ্ধি ছিল ৩৮ শতাংশ। সবমিলিয়ে চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম চার মাস শেষে রফতানি আয়ে ২২ দশমিক ৬২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন ডলারের মূল্য বৃদ্ধির ফলে কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। তাছাড়া বিশ্ববাজারে পণ্যমূল্য বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদিত পণ্যের দামও বেড়েছে। ... ফাইল চুরির ঘটনায় ক্ষুব্ধ স্বাস্থ্যমন্ত্রী ... ফাইল চুরির ঘটনায় ক্ষুব্ধ স্বাস্থ্যমন্ত্রী ...ফাইল চুরির ঘটনায় ক্ষুব্ধ স্বাস্থ্যমন্ত্রী ইপিবির তথ্যানুযায়ী তৈরি পোশাকের উপর ভর করেই দেশের রফতানি বাড়ছে। অক্টোবরে পোশাক রফতানি থেকে মোট ১১৬২ কোটি ১১ লাখ ডলার ৯৮ হাজার ৭৭৯ কোটি টাকা দেশে এসেছে যা মোট রফতানির ৮০ দশমিক ১৩ শতাংশ। অর্থবছরের চার মাসে পোশাক রফতানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২০ দশমিক ৭৮ শতাংশ। তৈরি পোশাক শিল্প মালিকরা বলছেন কোরবানির ঈদের ছুটি এবং লকডাউনের কারণে ১০১১ দিন পোশাক কারখানা বন্ধ থাকায় জুলাই মাসে রফতানি আয় কম এসেছিল। ১ আগস্ট থেকে পুরোদমে কারখানায় উৎপাদন চলছে প্রচুর অর্ডার আসছে। এজন্য রফতানির আকারও বেড়েছে। তাছাড়া বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান গন্তব্য ইউরোপআমেরিকায় করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। মানুষ আগের মতো কেনাকাটা করছেন। সে কারণে অর্ডারও বেড়েছে। আগামী ডিসেম্বরে বড়দিনকে কেন্দ্র করে এবার কারখানাগুলো ভালো অর্ডার পাচ্ছে। ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/744.csv b/Bangla_fin_news_articles/744.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ce391b4d2138e8ad98fc8524694f4ad76873769c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/744.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +744,আখাউড়ায় ওজন মাপার যন্ত্রে ত্রুটি আমদানি কার্যক্রম বন্ধ,2021-11-02,আখাউড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদদাতা,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দরের পণ্য পরিমাপের যন্ত্রের ওজন স্কেল সমস্যার কারণে ২ দিন ধরে আমদানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। বিষয়টি সমাধানের জন্য বন্দরের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে মৌখিক এবং লিখিত ভাবে জানানোর পরও স্কেলটি মেরামত না করায় সোমবার ১ নভেম্বর দুপুর থেকে ভারত থেকে আমদানি কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে গত ৩ মাস ধরে আখাউড়া স্থলবন্দরের পণ্যের ওজন মাপার স্কেলে সঠিক ভাবে ওজন পরিমাপ হচ্ছে না। কখনো ওজন কমছে কখনো আবার বাড়ছে। এতে করে আমদানিকৃত পণ্য রপ্তানিকারকদের কাছ থেকে সঠিকভাবে বুঝে নিতে পারছে না ব্যবসায়ীরা। এজন্য ব্যবসার ক্ষতির মুখে পড়ছেন তারা। বিষয়টি বন্দর কর্তৃপক্ষকে বারবার জানিয়েও এর সমাধান না হওয়ায় আমদানি কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।আখাউড়া স্থলবন্দরের সিএন্ডএফ এজেন্ট মেসার্স আদনান ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী আক্তার হোসেন সাজু জানান গত আগস্ট মাসের ৮ তারিখ থেকে আমাদের প্রতিষ্ঠানের আমদানি কার্যক্রম শুরু হয়। শুরু থেকেই বন্দরে থাকা ওজন স্কেলে আমদানিকৃত পণ্যের ওজন কখনও বাড়ছে কখনও আবার কমছে। এজন্য আমদানিকারক থেকে সঠিকভাবে পণ্য বুঝে নিতে পারছি না। বিষয়টির সমাধানের জন্য বন্দরের কর্তৃপক্ষকে একাধিকার মৌখিকভাবে বার বার জানিয়েছি।আখাউড়া স্থলবন্দরের সিএন্ডএফ এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. ফোরকান খলিফা জানান আখাউড়া স্থলবন্দর একটি শতভাগ রপ্তানি মুখর বন্দর। গত তিন মাস ধরে এই বন্দরে আমদানি বেড়েছে। কিন্তু বন্দরের ওজন স্কেলটি সংস্কারের অভাবে আমদানিকৃত পণ্যের প্রতিটি ট্রাকে ওজন প্রকৃত ওজন থেকে ১০০ থেকে ২০০ কেজি বেড়ে যাচ্ছে। তাতে করে প্রতি শিপমেন্টে এলসির মোট ওজন থেকে থেকে প্রায় ৩৪ টন করে ওজন বেড়ে যাচ্ছে। এতে করে আমদানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। স্কেলের সমস্যার কারণে মালামাল বেশি চলে যাচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে আমদানিকারক এ বন্দর দিয়ে ব্যবসা করার আগ্রহ হারিয়ে অন্য বন্দরে চলে যাবে।আখাউড়া স্থলবন্দর কর্মকর্তা ট্রাফিক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন আমাদের স্কেলে ওজনে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। প্রতি ট্রাকে ওজন কোন গাড়িতে ৫০ কেজি ১০০ কেজি কম বেশি হচ্ছে। ইতোমধ্যে একজন টেকনিশিয়ান এসে স্কেলটি এডজাস্টমেন্ট করে গিয়েছিল।কিন্তু আবারও একই সমস্যা দেখা দিয়েছে। বিষয়টি হেড অফিস কে জানিয়েছি। হেড অফিস এ ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছে। স্কেল রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে নিয়োজিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন আসছে। হয়তো আজই বুধবার এসে পৌছবে। দ্রুত মেরামত কাজ হলেই আমদানি কার্যক্রম শুরু হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/745.csv b/Bangla_fin_news_articles/745.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d6e68a31c62dcf1542fdc165dc4565dac16316ba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/745.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +745,পণ্যের গুনগত মাণের বিষয়ে আপস করে না বিবিএস গ্রুপ,2021-11-01,ইত্তেফাক ডেস্ক,ব্যবসার পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতার তাগিদে দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে বিবিএস গ্রুপ। পেশাদারিত্ব ও পণ্যের সর্বোচ্চ কোয়ালিটি নির্ধারণ করার কারণে দিনে দিনে দেশের বাজারে শীর্ষ স্থান দখল করে নিচ্ছে এ প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের শিল্প ও বাণিজ্য খাতকে সুসংহত করতে এ শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার। বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস্ লিমিটেড বিবিএস এর মাধ্যমে ব্যবসা শুরু করেছেন ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার। বর্তমানে বিবিএস গ্রুপে রয়েছে নয়টি প্রতিষ্ঠান। ব্যবসায়িক সেক্টরের উজ্জলমুখ বিবিএস ক্যাবলস ও নাহী গ্রুপ এর চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার একজন সিআইপি। বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড বাংলাদেশে প্রিইঞ্জিনিয়ার্ড স্টিল বিল্ডিং ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের একটি বহুল পরিচিত নাম। ২০০৩ সালে কোম্পানিটি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদিত পণ্য আইএসও ৯০০১২০১৫ সনদপ্রাপ্ত। ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার ১৯৯৭ সালে সিনহা টেক্সটাইল গ্রুপে সহকারী প্রকৌশলী যান্ত্রিক হিসাবে তার পেশাগত জীবন শুরু করেন। ২০০০ সালে তিনি একজন শিল্পপতি হওয়ার এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সরাসরি অবদানকারী হওয়ার উচ্চাকাঙ্ক্ষা নিয়ে ব্যবসার জন্য নতুন সুযোগ সন্ধান শুরু করেন। তার পরিচালিত প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে বিবিএস ক্যাবলস লি. বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস লি. হেলিক্স ওয়্যার অ্যান্ড ক্যাবলস ইন্ডাস্ট্রিজ লি. বিবিএস ক্যাবলস ইউনিট২ লি. বিবিএস মেটালার্জিক ইন্ডাস্ট্রিজ লি. জিয়ামেন রিফ্লেকটিভ ইনসুলেশনস লিমিটেড নাহি অ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল লিমিটেড ডায়নামিক কার লিমিটেড নাহি জিওটেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজ লি. বিবিএস ইনফ্রাস্ট্রাকচারস লি. বিবিএস ডিস্ট্রিবিউশনস লি. নাহি এসএস পাইপ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। ব্যবসার পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতা আর আপন তাগিদে ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এই দানশীল মহান ব্যক্তি অনেক মানুষের চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করে দূরারোগ্য ব্যধি থেকে মুক্তির ব্যবস্থা করে নতুন জীবন ফিরিয়ে দিয়েছেন। সমাজসেবায় তার অবদান উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। এছাড়া বন্যা সাইক্লোন টর্ণেডো ঘূর্ণিঝড়সহ যে কোন দূর্যোগে দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে বিবিএস গ্রুপ ও ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার। মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়ার খরচ এবং বৃত্তি প্রদানের ব্যবস্থা করেছে প্রতিষ্ঠানটি। বিবিএস ক্যাবল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড সম্পর্কে ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার বলেন আমার মানসম্মত ও কোয়ালিটি সম্পন্ন ক্যাবল প্রস্তুত করে থাকি। যা কোয়ালিটির দিক থেকে এক নম্বার স্টিল বিল্ডিং ফেব্রিকেশনে অন্যতম শীর্ষ উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এগিয়ে চলছে বিবিএস ক্যাবল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। বৈদ্যুতিক ক্যাবলস যদি সঠিক মানের না হয় তবে এর কারণে ব্যাপক জান ও মানহানির ঘটনা ঘটে। এদেশে প্রতি বছর শুধু শর্ট সার্কিট হয়ে কয়েক হাজার কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হয়ে থাকে। অন্যদিকে বিল্ডিং কাজের জন্য ক্যাবলস ও একটি গুরুত্বপূর্ণ আইটেম। আমরা দেশ ও অর্থনীতির সেবার কথা চিন্তা করেই ক্যাবলস সেক্টরে অগ্রগামী গিয়েছে বিবিএস ক্যাবল ইন্ডাস্ট্রিজ। দেশের অর্থনীতিতে বিশেষ অবদান রাখতে সম্পৃক্ত হওয়া একঝাঁক তারুণ্যদীপ্ত প্রকৌশলী রয়েছেন এই শিল্প গ্রুপে যারা সফলভাবে নেতৃত্বে দিচ্ছেন। আর আমরা প্রোডাক্টের কোয়ালিটির বিষয়ে কোনো আপস করি না। ফলে আমাদের ব্র্যান্ডের ক্যাবলসের চাহিদা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/746.csv b/Bangla_fin_news_articles/746.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5404bfcb36e06919b5e07987f36172dbffdbacfb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/746.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +746,২৭ টাকা কেজি দরে ধান ৪০ টাকায় চাল কিনবে সরকার,2021-10-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি আমন মৌসুমে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে প্রতি কেজি ধান ২৭ টাকা ও চাল ৪০ টাকায় সংগ্রহ করবে সরকার। আগামী ৭ নভেম্বর থেকে সারাদেশে এ সংগ্রহ অভিযান শুরু হবে।রবিবার সচিবালয়ে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির এক ভার্চুয়াল সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের সভাপতিত্বে সভায় কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। চলতি আমন মৌসুমে তিন লাখ টন ধান ও পাঁচ লাখ টন সিদ্ধ চাল সংগ্রহ করা হবে। এছাড়া আগামী বছর ১ এপ্রিল থেকে দেড় লাখ টন গম ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রতি কেজি গম ক্রয় করা হবে ২৮ টাকা দরে।গত বছর আমন ধান ও চালের দাম ছিল যথাক্রমে ২৬ ও ৩৬ টাকা।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/747.csv b/Bangla_fin_news_articles/747.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f7eac299b04583da385a665c0b8e11893f534a89 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/747.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +747,আগামী এডুকেশন ফাউন্ডেশনের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত,2021-10-31,নিজস্ব প্রতিবেদক,যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আগামী ইনকর্পোরেটেডের সহযোগী সংস্থা আগামী এডুকেশন ফাউন্ডেশনের এইএফ ৬ষ্ঠ বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার ৩০ অক্টোবর সন্ধ্যায় রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ হোটেল রিও তে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।শুরুতেই এইএফের সভাপতি এম. মসিউজ্জামানের শুভেচ্ছা বক্তব্যের মধ্য দিয়ে সভার কার্যক্রম শুরু হয়। তিনি তার বক্তব্যে বিগত এক বছরে সহযোগিতা করার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।এরপর যুক্তরাষ্ট্র থেকে আগামী ইনকর্পোরেটেড এর প্রেসিডেন্ট সাবির মজুমদার ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি তার বক্তব্যে আগামী ইনকর্পোরেটেডের বিগত বছরের অর্জনগুলো তুলে ধরেন। এরপর প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক নাফিসা খানম সভায় প্রকল্পের কার্যক্রমের সার্বিক দিক তুলে ধরেন। প্রকল্পের অন্যান্য কর্মসূচির কর্মকর্তারা তাকে সহযোগিতা করেন। তিনি তার উপস্থাপনায় প্রতিষ্ঠানটির তহবিল সংগ্রহের চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরেন।পরবর্তী পর্যায়ে এইএফ এর ফিন্যান্স বিভাগের ম্যানেজার মাকসুদা মাহতাব বিগত এক বছরের আয়ব্যয়ের হিসাব উপস্থাপন করেন। তিনি তার উপস্থাপনায় অর্থনৈতিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করেন। ....এরপর এইএফ এর নতুন কার্যনির্বাহী পরিষদ ঘোষণা করা হয়। নতুন কমিটিতে শওকত হোসেন সভাপতি এম আর কবির সহসভাপতি মনিকা বিশ্বাস নির্বাহী পরিচালক মো. মাহবুবুর রহমান ফিন্যান্স বিভাগের পরিচালক মুহাম্মদ হানিফ প্রশাসন বিভাগের পরিচালক নেহরীন মাজেদ প্রোগ্রাম বিভাগের পরিচালক ও আব্দুর রহমান খান ফিল্ড অপারেশন বিভাগের পরিচালক নির্বাচিত হন।এছাড়াও সভায় অংশগ্রহণকারী অতিথিদের নিয়ে একটি মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। সবশেষে এইএফ এর বিদায়ী সহসভাপতি এবং নবনির্বাচিত সভাপতি শওকত হোসেনের সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে। তিনি তার বক্তব্যে সবাই অংশগ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।সভাটি পরিচালনা করেন এইএফ এর প্রশাসনিক পরিচালক আব্দুর রহমান খান। অন্যদের মধ্যে সভায় উপস্থিত ছিলেন এইএফ এর কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আজীবন সদস্য সাধারণ সদস্য প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবীবৃন্দ।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/748.csv b/Bangla_fin_news_articles/748.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7818d9fda3a4c4edcd595ea2069d4dd29043f1bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/748.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +748,মাথাপিছু সম্পদের পরিমাণ ১৬ লাখ ৩৭ হাজার টাকা,2021-10-31,আলাউদ্দিন চৌধুরী,সারা বিশ্বে সম্পদের পরিমাণ বাড়ছে। কিন্তু এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বৈষম্য। নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে সম্পদ বাড়লেও সারা বিশ্বে যত সম্পদ রয়েছে তাতে এই দেশগুলোর হিস্যা এখনো ১ শতাংশের নিচে রয়ে গেছে। বর্তমান করোনার সংকটে বিশ্বব্যাপী নিম্ন আয়ের দেশগুলোর মানবসম্পদ মূল্য কমে যাওয়ার আশঙ্কা করেছে বিশ্বব্যাংক। দ্য চেঞ্জিং ওয়েলথ অব ন্যাশন ২০২১ শীর্ষক প্রতিবেদনে এমনটি আশঙ্কা করেছে সংস্থাটি। সম্প্রতি প্রকাশিত ঐ প্রতিবেদনে ১৯৯৫ সাল থেকে ২০১৮ পর্যন্ত ১৪৬টি দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ মানবসম্পদ উত্পাদিত সম্পদ ও বিদেশে থাকা সম্পদের তথ্য পর্যালোচনা করা হয়েছে। এবারের প্রতিবেদনে প্রথম বারের মতো ম্যানগ্রোভ এবং সমুদ্রের মৎস্য সম্পদকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে বাংলাদেশের মাথাপিছু সম্পদের পরিমাণ ১৯২৬৫ ডলার। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ প্রায় ১৬ লাখ ৩৭ হাজার ৫২৫ টাকা। এর মধ্যে উত্পাদিত সম্পদের বাজারমূল্য ৫৩৪৬ ডলার ৪ লাখ ৫৪ হাজার ৪১০ টাকা মানব সম্পদের মূল্য ১২৯৩৪ ডলার প্রায় ১১ লাখ টাকা এবং প্রাকৃতিক সম্পদের মূল্য ২১৬৭ ডলার ১ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। প্রতিবেদনে দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে ১৯৯৫ সালের পর থেকে দক্ষিণ এশিয়ার সম্পদ বাড়ছে। কিন্তু একই সঙ্গে এই অঞ্চলের জনসংখ্যাও বেড়েছে। এজন্য মাথপিছু সম্পদের পরিমাণও বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের চেয়ে সবচেয়ে কম লক্ষ্য করা গেছে। এই অঞ্চলে সম্পদের বড় অংশ জুড়ে রয়েছে মানবসম্পদের অবদান। কিন্তু মানবসম্পদে নারীপুরুষের ভারসাম্য নেই। মানবসম্পদে ৮০ শতাংশ পুরুষের অবদান লক্ষ্য করা গেছে। অবশ্য গত দুই দশকে এর অনেক পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ১৯৯৫ থেকে ২০১৮ এই ২৩ বছরে নিম্ন আয়ের দেশগুলোর সম্পদ সামান্যই বেড়েছে। এর পরেও সারা বিশ্বের যে সম্পদ রয়েছে তার মাত্র ১ শতাংশেরও কম রয়েছে এসব দেশের দখলে। অথচ নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে বিশ্বের ৮ শতাংশ মানুষ বাস করছে। এই ২৩ বছরে নিম্ন আয়ের একতৃতীয়াংশ দেশের মাথাপিছু সম্পদ কমেছে। ঐতিহ্যগতভাবে মোট দেশজ উত্পাদনকে জিডিপি উন্নতির মাপকাঠি বিবেচনা করা হয়। তবে বিশ্বব্যাংকের এই প্রতিবেদনে দেশগুলোর উৎপাদিত সম্পদের সঙ্গে প্রাকৃতিক সম্পদ মানবসম্পদের বিষয়গুলো বিবেচনা করা হয়েছে। বিভিন্ন দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ যেমন বন ফসলি জমি এবং সমুদ্র সম্পদের আর্থিক মূল্যের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। প্রথম বারের মতো ম্যানগ্রোভ এবং সামুদ্রিক মত্স্য সম্পদের তথ্য যুক্ত করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাংলাদেশে ম্যানগ্রোভ সম্পদের মূল্য ১৯৯৫ সালে ২০৪ কোটি ডলার থেকে ২০১৮ সালে বেড়ে ১২২৩ কোটি ৬০ লাখ ডলারে উন্নীত হয়েছে। অর্থাত্ ২৩ বছরে এ খাতে সম্পদমূল্য বেড়েছে ৪০২ শতাংশ বা চার গুণ। ম্যানগ্রোভ সম্পদের মূল্য চীন ভিয়েতনাম বাংলাদেশ ও তাইওয়ানে সবচেয়ে দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব দেশে ম্যানগ্রোভের আয়তন বৃদ্ধি পেয়েছে এবং প্রতি বর্গকিলোমিটার সংরক্ষিত সম্পদের মূল্যও বেড়েছে। চীনে ম্যানগ্রোভ সম্পদের মূল্য বেড়েছে সর্বোচ্চ ৭৬৭ শতাংশ ভিয়েতনামে ৫৯১ শতাংশ। এছাড়া জাপানে ৩১১ শতাংশ তাইওয়ানে ২৬৭ শতাংশ ভারতে ১৯৪ শতাংশ ও ইন্দোনেশিয়ায় ১৪৩ শতাংশ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশগুলোর বন সম্পদ ১৯৯৫ থেকে ২০১৮ সালের সময়কালের মধ্যে মাথাপিছু ৮ শতাংশ কমেছে। ব্যাপকহারে বন ধ্বংস এর বড় কারণ। এই সময়কালে বিশ্বব্যাপী সামুদ্রিক মত্স্য সম্পদের পরিমাণ ৮৩ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে। দুর্বল ব্যবস্থাপনা এবং অপরিকল্পিত মত্স্য আহরণের ফলে এমনিট হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিরূপ প্রভাবে সামুদ্রিক মেস্যর পরিমাণ আরো কমে যাওয়ার আশঙ্কা করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে মানবসম্পদে বিনিয়োগ করে মধ্য আয়ের দেশগুলো উন্নতি করছে। চলমান কোভিড১৯এর প্রভাব কতটা হবে সেটি এখনো মূল্যায়ন করা সম্ভব হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে করোনার প্রভাবে নিম্ন আয়ের দেশগুলোর মানবসম্পদের অন্তত ১৪ শতাংশ পর্যন্ত ক্ষতি হতে পারে। তাছাড়া লিঙ্গ বৈষম্যও বাড়তে পারে। টেকসই উন্নয়নের জন্য শিক্ষা স্বাস্থ্য এবং প্রকৃতি সুরক্ষায় বিনিয়োগ করতে নীতিনির্ধারকদের তাগিদ দেওয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/749.csv b/Bangla_fin_news_articles/749.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..788cf02893ce292cf422b85781a2b0f9ebe35f9b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/749.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +749,বাতিল হচ্ছে আরো ছয় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র,2021-10-30,মাহবুব রনি,কয়লাভিত্তিক আরও ছয়টি প্রস্তাবিত বিদ্যুৎকেন্দ্র বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। কক্সবাজারের মহেশখালীতে এগুলো নির্মিত হওয়ার কথা ছিল। সবমিলিয়ে এ ছয়টি কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা ৭ হাজার ৯২০ মেগাওয়াট। বিদ্যুৎ বিভাগ এবং পিডিবি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।এর আগে গত জুনে সরকার ১০টি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প বাতিল করেছিল। সেগুলোর মধ্যে মহেশখালীতে প্রতিটি ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতার দুইটি কেন্দ্র ছিল। মহেশখালী দ্বীপে সব মিলিয়ে আটটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা ছিল সরকারের। নির্মাণকাজ শুরু না হওয়ায় এখন সবগুলো বাতিল হচ্ছে। সব মিলিয়ে এগুলোর উৎপাদন ক্ষমতা ১০ হাজার ৫৬০ মেগাওয়াট। বাতিল হওয়া কয়লাভিত্তিক প্রকল্পগুলোর কয়েকটি এলএনজি এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক প্রকল্পে রূপান্তরিত হবে। কয়লাভিত্তিক কেন্দ্র নির্মাণে অনুমোদন পাওয়ার পরও কোম্পানিগুলো নির্মাণকাজ শুরু না করায় এবং পরিবেশগত ঝুঁকি কমানোর অংশ হিসেবে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে সরকার। চট্টগ্রামের একটিসহ ১০টি কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাতিল করলো সরকার ...কয়লাভিত্তিক আটটি কেন্দ্র এবং ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উত্পাদন ক্ষমতার একটি এলএনজিভিত্তিক কেন্দ্র নির্মাণের জন্য পিডিবি এখন পর্যন্ত মহেশখালী দ্বীপে ৫ হাজার ৫১৮ একর জমি অধিগ্রহণ করেছে। আরও ৯৬ একর জমি অধিগ্রহণ কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বাতিল হতে যাওয়া ছয়টি কেন্দ্রের মধ্যে অধিকাংশই বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের পিডিবি সঙ্গে বিদেশি কোম্পানির যৌথ উদ্যোগে নির্মাণ প্রকল্প।গত ৭ অক্টোবর পিডিবির সচিব সাইফুল ইসলাম আজাদ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয় প্রস্তাবিত কেন্দ্রগুলোর মধ্যে আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির দুইটি কয়লাভিত্তিক কেন্দ্র নির্মাণের কথা ছিল বে অব বেঙ্গল পাওয়ার কোম্পানির। চায়না হুয়াদিয়ান হংকং কোম্পানি এবং পিডিবির যৌথ উদ্যোগে এ কোম্পানি গঠিত হয়। প্রতিটি কেন্দ্রের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট। এছাড়াও রয়েছেমালয়েশিয়ার টেনেগা ন্যাশনাল বারহাদ ও পিডিবির যৌথ উদ্যোগে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বিদ্যুৎকেন্দ্র দক্ষিণ কোরিয়ার কেপকো ও পিডিবির যৌথ উদ্যোগে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বিদ্যুৎকেন্দ্র চীনের সেপকো ও পিডিবির যৌথ উদ্যোগে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বিদ্যুৎকেন্দ্র। টেনেগা ন্যাশনাল বারহাদ কেপকো এবং সেপকোর সঙ্গে পিডিবির সমঝোতা স্মারক সই হলেও তা আর এগোয়নি। এখন সরকার এ কেন্দ্রগুলো নির্মাণ থেকে সরে এসেছে।বিদ্যুৎ বিভাগে দেওয়া ঐ চিঠিতে বলা হয় যেসব কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণকাজ শুরু হয়নি সেসব বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন না করার বিষয়ে সরকার কর্তৃক সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সে পরিপ্রেক্ষিতে মহেশখালীতে পিডিবির পরিকল্পনাধীন অন্যান্য কয়লাভিত্তিক প্রকল্পগুলোও বাস্তবায়ন না করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। ......এদিকে গত জুনে বাতিল হওয়া মুন্সীগঞ্জের মাওয়ায় ৫২২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের পরিবর্তে মহেশখালীতে ৭২৬ মেগাওয়াট ক্ষমতার গ্যাস বা এলএনজিভিত্তিক কম্বাইন্ড সাইকেল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প গ্রহণ করা যেতে পারে বলে পিডিবি মতামত দিয়েছে। বেসরকারি কোম্পানি ওরিয়ন পাওয়ার ঢাকা লিমিটেডের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে পিডিবি এ মত দেয়। বিদ্যুৎ বিভাগের সিদ্ধান্তের পর পিডিবি মহেশখালীতে ওরিয়নকে ৩০ একর জমি দীর্ঘ মেয়াদে লিজ দিতে পারে।গত জুনে বাতিল হওয়া প্রকল্পগুলো হলোপটুয়াখালী ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র উত্তরবঙ্গ ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট সুপার থারমাল বিদ্যুৎকেন্দ্র মাওয়া ৫২২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র ঢাকা ২৮২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র চট্টগ্রাম ২৮২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র খুলনা ৫৬৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র মহেশখালী ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র মহেশখালী ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র ২ বাংলাদেশসিঙ্গাপুর ৭০০ মেগাওয়াট আলট্রাসুপার ক্রিটিক্যাল বিদ্যুৎকেন্দ্র সিপিজিসিবিএলসুমিতোমো ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র।বিদ্যুৎ বিভাগের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন কয়লাভিত্তিক প্রকল্পগুলো বাতিল করা হলেও দেশে বিদ্যুৎ সরবরাহে সমস্যা হবে না। কয়লার প্রকল্পগুলো গ্যাস এলএনজি এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হবে। এছাড়া এলাকাভিত্তিক বিদ্যুৎ উত্পাদনকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/75.csv b/Bangla_fin_news_articles/75.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ba1d30b7076156343f322fb9b71ae7f7bdcebc8c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/75.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +75,চামড়াশিল্পে চাঙ্গা ভাব সৃষ্টির জোরালো উদ্যোগ প্রয়োজন,2022-07-09,রেজাউল করিম খোকন,ট্যানারিশিল্পে চামড়া সংগ্রহের সবচেয়ে বড় মৌসুম কোরবানির ঈদ। এ চামড়া অন্য সময় সংগৃহীত পশুর চামড়া থেকে উন্নতমানের। প্রতি বছর চামড়ার বার্ষিক চাহিদার সিংহভাগ জোগান আসে কোরবানির পশু থেকে। ফলে এ শিল্পের জন্য উন্নতমানের চামড়া কিনতে ব্যবসায়ীরাও এ সময় ব্যস্ত থাকেন। কোরবানির সময় যে চামড়া সংগ্রহ করা হয় তা দিয়েই সারা বছর ট্যানারিশিল্পের কারখানাগুলো চলে। দীর্ঘদিনেও বাংলাদেশে চামড়াশিল্প এগিয়েছে অনেকটা ঢিমেতালে। আশির দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে শিল্পটি কিছুটা গুরুত্ব পেতে থাকে। বিপুল সম্ভাবনাময় এ খাত থেকে সরকার প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারে। স্হানীয় ট্যানারি কারখানাগুলোতে চার ধরনের চামড়া প্রক্রিয়াজাত করা হয়ে থাকে। এর মধ্যে ক্রাশ্ড ও ফিনিশড লেদারই বেশি রপ্তানি হয়। কাঁচা চামড়া নয় প্রক্রিয়াজাত চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানিতে সাধারণত লাভ বেশি হয়ে থাকে। ট্যানারি মালিক আড়তদার ব্যবসায়ীদের আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করেই টিকে থাকতে হচ্ছে। দামের দিক থেকে কাঁচা চামড়া ও ফিনিশ্ড লেদার বা লেদার গুডসের ব্যবধান অনেক। কাঁচা চামড়া রপ্তানি করে যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয় ঠিক একই পরিমাণ কাঁচা চামড়া থেকে উত্পাদিত ফিনিশ্ড লেদার বা লেদার গুডস রপ্তানি করে আয় হয় কয়েক গুণ। বছরে ৩০ মিলিয়ন স্কয়ার ফিট চামড়া উত্পাদন হয়। কিন্তু চাহিদা দ্বিগুনের বেশি। অনেক দিন থেকেই নাজুক পরিস্হিতি পার করছে দেশের চামড়াশিল্প। পানির চেয়েও কম দামে বিক্রি হচ্ছে কোরবানিকৃত পশুর কাঁচা চামড়া। কয়েক বছর ধরে নামমাত্র মূল্যে কাঁচা চামড়া কিনছেন ব্যবসায়ীরা। তার পরও এ খাতের বেশির ভাগ উদ্যোক্তাই খেলাপি ঋণের চক্রে আটকা পড়েছেন। সাভারের চামড়া শিল্পনগরীতে এখনো কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার সিইটিপি এবং বর্জ্য ব্যবস্হাপনা চালু হয়নি। উল্লেখ্য পোশাক খাত সরকারের কাছ থেকে সব ধরনের কাঁচামাল আমদানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা রপ্তানিতে নগদ সহায়তা সুবিধা রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল থেকে কম সুদে ঋণ সুবিধাসহ বিভিন্ন ধরনের সুবিধা পেয়ে থাকে। যেটা অন্য কোনো খাত পায় না। নানা সংকটের কারণে ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না দেশের চামড়াশিল্প। পরিস্হিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির পশুর চামড়া কেনা নিয়েও দুশ্চিন্তায় আছেন ট্যানারি মালিকরা। তারা বলছেন চামড়া কেনার মতো টাকা তাদের হাতে নেই আবার ব্যাংকঋণও মিলছে না। হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সরকার রেড জোন ঘোষণা করায় মালিকরা সেই জমি না পারছেন বিক্রি করতে না পারছেন বন্ধক রেখে ব্যাংকঋণ নিতে। আবার সাভারের হেমায়েতপুরে চামড়া শিল্প নগরীতে এখনো প্রস্ত্তত হয়নি কঠিন বর্জ্য শোধনাগার। পরিবেশবান্ধব ট্যানারি শিল্প না হওয়ায় পরিবেশ অধিদপ্তর ছাড়পত্রও দিচ্ছে না। এমন পরিস্হিতিতে কঠিন সময় পার করছেন ট্যানারি মালিকরা। সাভারে চালু থাকা ১২৩টি ট্যানারির বেশির ভাগই চীনে চামড়া রপ্তানি করে। মহামারির প্রভাবে চীনে রপ্তানি বন্ধ থাকায় অনেক চামড়া পড়ে আছে। চীনের ক্রেতারা ট্যানারিতে চামড়া পরিদর্শনেও আসেননি। কোনো সন্দেহ নেই যে পোশাক খাত বাংলাদেশে একটি সফল খাত। সরকার পোশাক খাতকে যে যে সুবিধা দিয়েছে একই সুবিধা চামড়া খাতকে দিলে তারাও সফল হবে। বিশ্বব্যাংক বলেছে সমান সুবিধা পেলে চামড়া খাত থেকে বছরে ১ হাজার কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হবে। চামড়া খাত নিয়ে একটা রোডম্যাপ করা জরুরি। একই সঙ্গে সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। দেশে চামড়াশিল্পের যথেষ্ট কাঁচামাল থাকলেও এই খাত এখনো বিকশিত হতে পারেনি। সিইটিপি ও বর্জ্য ব্যবস্হাপনা এখনো চালু হয়নি। কাঁচামাল থাকলেই হবে না এর গুণগত মান নিশ্চিত করতে হবে। সেখানে প্রচুর রাসায়নিক ব্যবহার হয়। শ্রমিকের অধিকারও নিশ্চিত করতে হবে। পরিবেশ দূষণ বন্ধ করতে হবে। এসব কাজ করতে পারলে স্বাভাবিকভাবেই চামড়া খাতের রপ্তানি বাড়বে। চামড়াশিল্পে চীনের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান এ দেশে যৌথ উদ্যোগে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখিয়েছে। পরিকল্পিতভাবে চামড়া শিল্পে বিভিন্ন উত্পাদনমুখী উদ্যোগ গ্রহণ করা হলে প্রতি বছর হাজার হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে পারে বাংলাদেশ। এ খাতে বিপুলসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্হানের চমত্কার সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে এর মাধ্যমে। পরিবেশবান্ধব আধুনিক চামড়া শিল্প গড়ে আমাদের অর্থনীতিতে আরো চাঙ্গাভাব সৃষ্টি করা যায়। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের গুণগত মানের চামড়া সস্তা মজুরির শ্রমিক ও কাঁচামালের সহজপ্রাপ্যতাসহ অন্যান্য তুলনামূলক সুবিধা ইতিবাচক ফলাফল বয়ে আনতে পারে। রপ্তানি প্রবৃদ্ধির ধারা জোরদার করতে চামড়া শিল্প খাতে ঋণপ্রবাহ বাড়ানো আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার প্রশিক্ষণ সুবিধার প্রসার ও বিদেশি ক্রেতাদের কমপ্লায়েন্স ইসু্যতে ট্যানারি শিল্পে গুণগত পরিবর্তন আনার জোরালো উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/750.csv b/Bangla_fin_news_articles/750.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c43f0d56b208126de140fcd6f842b620a679d80d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/750.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +750,স্বস্তি নেই চালচিনিডিমে,2021-10-29,উজ্জল বিশ্বাস,এক সপ্তাহ আগের টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় দেশের বিভিন্ন স্থানে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এতে সরবরাহ কমে যাওয়ায় রাজধানীতে বেড়েছে সব ধরনের সবজির দাম। একইসঙ্গে বেড়েছে চাল চিনিও ডিমের দামও। শুক্রবার ২৯ অক্টোবর রাজধানীর কাওরান বাজার হাতিরপুল কাঁচাবাজার পলাশী বাজার মোহম্মদপুর কৃষি মার্কেট ও মহাখালী কাঁচাবাজার ঘুরে এই তথ্য পাওয়া গেছে।গত সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগির ডিম প্রতি ডজন ১০০ টাকা করে বিক্রি হয়েছে। এ সপ্তাহে ১০ টাকা বেড়ে ১১০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। বাজারভেদে দামের ভিন্নতা রয়েছে। তবে খুচরা বাজার ১১৫ থেকে ১২০ টাকা ডজন বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে ব্রয়লার মুরগির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। আগের সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগি ১৭০১৭৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। এ সপ্তাহে একই দাম রয়েছে।এদিকে কেজিতে ২৩ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে সব ধরনের চালের দাম। মসলার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। . ........পলাশী বাজারের মুরগি ব্যবসায়ী মো. পান্না মিয়া জানান বাজারে ব্রয়লার মুরগি ১৭০ টাকা ও পাকিস্তানি সোনালি মুরগি ৩২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহেএকই দামেমুরগি বিক্রি হয়েছে। কাওরান বাজারের মিলু স্টোরের স্বত্বাধিকারী বিপ্লব কুমার পাল জানান তেলের দাম নতুন করে আর বাড়েনি। দাম যা বাড়ার গত ১৫ দিন আগে বেড়েছে। ব্র্যান্ডভেদে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ৭ টাকা বেড়েছে। পাইকারিতে পাঁচ লিটার বোতল ৬৯০ থেকে শুরু করে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে খোলা বাজারে আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।হাতিরপুল বাজারের সবজি বিক্রেতা মো. পারভেজ উদ্দিন বলে বন্যার কারণে সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। বাজারে করলা ৫০ টাকা সিম ৭০ টাকা মরিচ ৮০ টাকা বেগুন ৫০ টাকা আলু ২০ টাকা পেঁপে ১৫ টাকা কচুর ছড়া ৪০ টাকা ঢেঁড়স ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ফুলকপি প্রতি পিস আকারভেদে ৩০৪০ টাকা পাতা কপি আকার ৩৫৪০ টাকা বিক্রি করছি। দাম বাড়ার কারণ হিসেবে এই ব্যবসায়ী বলেন বন্যায় সবজি ক্ষেত নষ্ট হয়ে গেছে। এ কারণে সবজির দাম বেড়েছে।মোহম্মদপুর কৃষি মার্কেটের আরিফ রাইস এজেন্সির মালিক ফরিদুল ইসলাম বলেন বাজারের চালের দাম কেজিতে ২৩ টাকা বেড়েছে। আটাশ চাল ৫০ টাকা কেজি চিনি গুড়া ৮৮ টাকা. বাসমতি ৭২ টাকা ও জিরা শাইল চাল ৫৫ টাকা দরে বিক্রি করছি। . ........এদিকে বাজারে মাছের দাম কিছুটা কমেছে। এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশ ১১০০ টাকা ৮ শ থেকে সাড়ে ৯ শ গ্রাম সাইজের ইলিশের কেজি ৭০০ টাকা। রুই আকার ভেদে ২০০ থেকে ৩২০ টাকা চিংড়ি ৬০০ টাকা কাতল আকার ভেদে ১৮০ থেকে সাড়ে তিনশ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।দাম কমার কারণ হিসেবে মহাখালী কাঁচাবাজারের মাছ ব্যবসায়ী ইয়াসিন মিয়া বলেন বাজারে ইলিশ মাছ আসায় ও খালবিলে পানি কমে যাওয়ায় মাছের দাম কিছুটা কমেছে।ইত্তেফাকএনই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/751.csv b/Bangla_fin_news_articles/751.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..88ec50a5ac5bfe934caa45a65a8a787109b84285 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/751.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +751,ক্ষুদ্র ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানও দিতে পারবে প্রণোদনার ঋণ,2021-10-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত নিম্ন আয়ের পেশাজীবী কৃষক ও প্রান্তিক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সক্ষমতা বাড়াতে ঋণ দেবে ব্যাংকগুলো। এই ঋণের জন্য ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক ৩ হাজার কোটি টাকার একটি পুনঃ অর্থায়ন তহবিল গঠন করেছে।ঋণের ২৫ শতাংশ বিতরণ করা হবে নারী উদ্যোক্তাদের মাঝে। তবে ৩ হাজার কোটি টাকার আবর্তনশীল পুনঃ অর্থায়ন তহবিলের ঋণ ক্ষুদ্র ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিতরণ করা যাবে। গতকাল বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত্র নীতিমালা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় করোনার প্রাদুর্ভাব প্রলম্বিত হওয়ায় এর নেতিবাচক প্রভাব থেকে নিম্ন আয়ের পেশাজীবী কৃষক ও প্রান্তিক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের উত্তরণ ও তাদের আর্থিক সক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব তহবিল থেকে ৩ হাজার কোটি টাকার একটি ফান্ড গঠন করা হয়েছে। ....ছবি সংগৃহীতবাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যাংকগুলো ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানের এমএফআই সদস্যভুক্ত একজন গ্রাহককে সর্বোচ্চ ৭৫ হাজার টাকা দিতে পারবে। আর গ্রুপভিত্তিক অর্থায়নের ক্ষেত্রে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট গ্রুপের অনুকূলে সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা ঋণ দেওয়া যাবে। তবে তপশিলি ব্যাংকের সরাসরি নির্বাচিত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের এই স্কিম থেকে ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া যাবে। আর পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট যৌথ প্রকল্পে ৬০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া যাবে।ক্ষুদ্র ঋণের ক্ষেত্রে গ্রেস পিরিয়ড ছাড়া এক বছরের মধ্যে ঋণের টাকা ফেরত দিতে হবে। আর ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা পর্যায়ে টাকা ফেরত দেওয়ার সময়সীমা দুই থেকে তিন বছর। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে এই স্কিম থেকে যারা ঋণ নেবেন ক্ষুদ্র ঋণের ক্ষেত্রে তারা তিন মাসের গ্রেস পিরিয়ড এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা পর্যায়ে ছয় মাসের গ্রেস পিরিয়ড পাবেন। উদ্যোক্তা পর্যায়ের এই ঋণের সুদের হার হবে সর্বোচ্চ ৭ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে এক্ষেত্রে স্ট্যাম্প এসএমএস চার্জ ও সরকারি আবগারি শুল্ক ব্যতীত অন্য কোনো চার্জ বা ফি আদায় করা যাবে না।নতুন এ স্কিমের মেয়াদ ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। নতুন এই স্কিমের নাম দেওয়া হয়েছে নিম্ন আয়ের পেশাজীবী কৃষক ও প্রান্তিকক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য পুনঃ অর্থায়ন স্কিম।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/752.csv b/Bangla_fin_news_articles/752.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..181dad03ac9765f1c7a1e5f28a7220fad6ead22c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/752.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +752,দেশের প্রথম অনলাইন ইনটেরিয়র ডিজাইন প্লাটফর্ম ‘সেরাস্পেস’,2021-10-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কম খরচে স্বল্প মেয়াদে অনলাইন সমাধানের মাধ্যমে ইনটেরিয়র ডিজাইনকে সবার সাধ্যের মধ্যে নিয়ে এসেছে অনলাইন ইনটেরিয়র ডিজাইন প্লাটফর্ম সেরাস্পেস। প্রথাগত ইনটেরিয়র ডিজাইন কনসালটেশন সেবা বিকল্প হিসেবে কাজ করছে প্লাটফর্মটি।মাত্র দুই হাজার ৮০০ টাকার ফির বিনিময়ে গ্রাহকদের বাসার ইনটেরিয়র ডিজাইনের জন্য একজন প্রফেশনাল ইনটেরিয়র ডিজাইন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়ার ব্যবস্থা করে দিছে সেরাস্পেস। প্রতিষ্ঠানটির বিশ্বাস আপনার বাসা কিংবা বাজেট কোনো বিষয় না। আপনি এমন একটি গৃহের দাবি রাখেন যা আপনার রুচি ও লাইফস্টাইলের প্রতিফলন করে। আর এ বিশ্বাস থেকেই সেরাস্পেসের উদ্দেশ্য ইনটেরিয়র ডিজাইনকে সকলের সাধ্যের মধ্যে নিয়ে আসা।বাংলাদেশে অনলাইন ইনটেরিয়র ডিজাইন কনসালটেশন সেবার ধারণা প্রথম নিয়ে আসে সেরাস্পেস। ২০২০ সালের মে মাসে এ প্লাটফর্মের যাত্রা শুরু। বিশ্ববিখ্যাত ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া প্রতিষ্ঠানটির সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সিইও সারজিনা মওদুদের নেতৃত্বে ৩৫ জনের একটু তরুণ দল সেরাস্পেস পরিচালনা করছেন। তাদের প্রতিবেদন অনুযায়ী দেড় বছর ধরে এ সেবার চাহিদা বেড়ে চলেছে। বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকেই এ সেবা পাওয়া যাবে। এর জন্য গ্রাহককে ভ্রমণ অপেক্ষা কিংবা খরচ করতে হবে না।নিয়মিত ও ক্রমাগত সুবিধা বৃদ্ধি এবং সেবার মান আরও বাড়াতে শিগগিরই আরও প্রযুক্তি যোগ করছে সেরাস্পেস টিম। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকাসহ সারাদেশে এখন পর্যন্ত চার হাজারের বেশি বাসাবাড়ির ইনটেরিয়র ডিজাইন করেছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/753.csv b/Bangla_fin_news_articles/753.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2216b33ab5491346843ffa6c5fbb3e7a60882dc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/753.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +753,কৃষিতে ঋণ বাড়লেও আদায় কমেছে,2021-10-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে জুলাইসেপ্টেম্বর কৃষিতে ব্যাংকগুলো বেশি ঋণ দিয়েছে। জুলাই ও আগস্টে ঋণ বিতরণ কম হলেও সেপ্টেম্বরে ঋণে গতি ফিরেছে। ফলে প্রথম ত্রৈমাসিকে কৃষি ও পল্লিঋণ বিতরণে প্রবৃদ্ধি ১১ শতাংশ। তবে এসময়ে ঋণ বিতরণ বাড়লেও ঋণ আদায় কমেছে। তিন মাসে আদায় হয়েছে ৫ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের জুলাইসেপ্টেম্বরে আদায় হয়েছিল ৬ হাজার ২৭৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ আদায় কমেছে ৬৯১ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ চিত্র পাওয়া গেছে। চলতি অর্থবছরে কৃষি খাতে ব্যাংকগুলোর ২৮ হাজার ৩৯১ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। ২০২০২১ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার ৯৭ শতাংশ ঋণ বিতরণ করে ব্যাংকগুলো। ঐ অর্থবছরে কৃষি ও পল্লি খাতে ব্যাংকগুলোর ২৬ হাজার ২৯২ কোটি টাকার ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। ...... ছবি মোশাররফ হোসেন ... . ছবি মোশাররফ হোসেন অর্থবছর শেষে এ খাতে ঋণ বিতরণের পরিমাণ দাঁড়ায় ২৫ হাজার ৫১১ কোটি টাকা। ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে জুলাইআগস্টসেপ্টেম্বর ব্যাংকগুলো ৫ হাজার ২১০ কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ করেছে যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১১ দশমিক ২৩ শতাংশ বেশি। টাকার অংকে যার পরিমাণ ৫২৬ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে কৃষি ও পল্লিঋণ খাতে ব্যাংকগুলো ৪ হাজার ৬৮৪ কোটি টাকা বিতরণ করেছিল। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইতে ৯৪২ কোটি ও আগস্টে ১ হাজার ৭৩২ কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ হয়। কিন্তু সেপ্টেম্বরে কৃষি খাতে ২ হাজার ৫৩৬ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ হওয়ায় তিন মাসে ব্যাংকগুলো বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ১৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ ঋণ দিয়েছে। করোনা ভাইরাসের ক্ষতি গত বছর এপ্রিলে কৃষি খাতের জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ তহবিল থেকে হর্টিকালচার ফুল ফল মৎস্য পোলট্রি ডেইরি ও প্রাণিসম্পদ খাতে গত ৩০ জুন পর্যন্ত ৪ হাজার ২৯৫ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়। করোনা পরিস্থিতি উন্নতি না হওয়ায় গত সেপ্টেম্বরে আরও ৩ হাজার কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক বর্গাচাষিরা জামানত ছাড়াই ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন। তহবিলের মেয়াদ হবে ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/754.csv b/Bangla_fin_news_articles/754.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..367b1746af778a71c6b77eda4fe043979f7df361 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/754.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +754,২৩ উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার,2021-10-28,ইত্তেফাক ডেস্ক,বেসরকারি খাতে শিল্প স্থাপন কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং বিনিয়োগ উত্সাহিত করার উদ্দেশ্য নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রথমবারের মতো আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে নির্বাচিত শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার২০২০ প্রদান করা হবে। এ উপলক্ষে গতকাল বুধবার শিল্প মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এর বিস্তারিত তুলে ধরেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এমপি। এ সময় শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা উপস্থিত ছিলেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন এ পুরস্কার প্রদানের অন্যতম লক্ষ্য হলো বঙ্গবন্ধুর শিল্প পরিকল্পনার মাধ্যমে দেশে শিল্পায়নের যে সূচনা হয়েছিল সে অবদানকে স্মরণীয় ও বরণীয় করা। প্রতি বছর এই পুরস্কার দেওয়া হবে। শিল্প ক্ষেত্রে অবদান সাপেক্ষে বৃহৎ মাঝারি ক্ষুদ্র মাইক্রো হাইটেক হস্ত ও কারু শিল্প এবং কুটির শিল্পের সঙ্গে জড়িত নির্বাচিত শিল্প উদ্যোক্তা বা শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার প্রদান করা হবে। মোট সাত ক্যাটাগরির শিল্পের প্রতিটিতে তিন জন করে মোট ২১ জন শিল্প উদ্যোক্তা বা প্রতিষ্ঠানকে প্রতি বছর এ পুরস্কার প্রদান করা হবে। এ বছর দুটি ক্যাটাগরিতে যৌথভাবে দুটি করে প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হওয়ায় মোট ২৩টি প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। শিল্প উদ্যোক্তা নির্বাচনের ক্ষেত্রে শিল্প খাতে তার সামগ্রিক অবদানকে বিবেচনা করা হয়েছে। শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে বার্ষিক টার্নওভার আমদানি হ্রাস আমদানিবিকল্প পণ্য উত্পাদন স্থানীয় কাঁচামাল ব্যবহার কর্মসংস্থান বৃদ্ধি সামাজিক দায়িত্ব পালন নিষ্কণ্টক ভূমি ও ভূমির পরিকল্পিত ও দক্ষ ব্যবহার পরিবেশ সংরক্ষণ প্রভৃতি ক্ষেত্রের অবদান বিবেচনা করা হয়েছে। পরলোকগত শিল্প উদ্যোক্তার ক্ষেত্রে মরণোত্তর পুরস্কারও দেওয়া হবে। শিল্প উদ্যোক্তা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান মনোনয়নে কয়েকটি নির্দিষ্ট যোগ্যতা ও শর্ত পূরণ করতে হবে। বিশেষ করে ঋণ খেলাপি বিল খেলাপি কর খেলাপি অর্থ পাচারকারী সরকারি জায়গায় অবৈধ দখলদার ও পরিবেশ দূষণকারী শিল্প এই সম্মানজনক পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে না। উদ্যোক্তাদের উত্সাহিত করার লক্ষ্যে কোনো প্রতিষ্ঠান একবার পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত হলে একই ক্যাটাগরিতে পরবর্তী তিন বছরের জন্য তার আবেদন বিবেচনা করা হবে না। ১ম পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে ৩ লাখ টাকা ও ২৫ গ্রাম স্বর্ণখচিত ক্রেস্ট ২য় পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে ২ লাখ টাকা ও ২০ গ্রাম স্বর্ণখচিত ক্রেস্ট এবং ৩য় পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা ও ১৫ গ্রাম স্বর্ণখচিত ক্রেস্ট দেওয়া হবে। স্বর্ণের ক্রেস্টগুলো ১৮ ক্যারেট মানের স্বর্ণ দ্বারা নির্মিত। ক্রেস্টগুলো ইতিমধ্যে তৈরি করে বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশন কর্তৃক স্বর্ণের মান যাচাই করে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রাখা হয়েছে। এছাড়া পুরস্কারপ্রাপ্ত সকলকেই সম্মাননাপত্র প্রদান করা হবে। এ বছর যারা পুরস্কার পাচ্ছেন বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম পুরস্কার পাচ্ছে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস্ লিমিটেড দ্বিতীয় জজ ভূঞা টেক্সটাইল মিলস্ এবং তৃতীয় পুরস্কার পাচ্ছেন যৌথভাবে আদুরী এপারেলস্ লি. ও ইউনিভার্সেল জিন্স লি.। মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে যৌথভাবে প্রথম পুরস্কার পাচ্ছেন অকোটেক্স লি. এবং ফরচুন সুজ লি.। দ্বিতীয় পুস্কার পাচ্ছেন রহিম আফরোজ রিনিউএবল এনার্জি লি. তৃতীয় মাধবদী ডাইং ফিনিশিং মিলস লি.। ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে আমান প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ এস আর হ্যান্ডিক্রাফটস আলিম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে যথাক্রমে মেসার্স কারুকলা ট্রিম টেক্স বাংলাদেশ এবং জনতা ইঞ্জিনিয়ারিং। হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরিতে যথাক্রমে সার্ভিস ইঞ্জিন লিমিটেড সুপার স্টার ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড ও মীর টেলিকম লি.। হস্ত ও কারু শিল্প ক্যাটাগরিতে ক্লাসিক হ্যান্ডমেইড প্রোডাক্টস বিডি আয়োজন এবং সোনারগাঁ নকশী কাঁথা মহিলা উন্নয়ন সংস্থা। কুটির শিল্প ক্যাটাগরিতে কুমিল্লা আর্টস অ্যান্ড ক্রাফটস রংমেলা নারী কল্যাণ সংস্থা আরএনকেএস এবং অগ্রজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/755.csv b/Bangla_fin_news_articles/755.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..18ac8073b8597fdf65c9dbfdcd090cfe3a4a2286 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/755.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +755,কৃষিতে ঋণ বাড়লেও আদায় কমেছে,2021-10-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে জুলাইসেপ্টেম্বর কৃষিতে ব্যাংকগুলো বেশি ঋণ দিয়েছে। জুলাই ও আগস্টে ঋণ বিতরণ কম হলেও সেপ্টেম্বরে ঋণে গতি ফিরেছে। ফলে প্রথম ত্রৈমাসিকে কৃষি ও পল্লিঋণ বিতরণে প্রবৃদ্ধি ১১ শতাংশ।তবে এসময়ে ঋণ বিতরণ বাড়লেও ঋণ আদায় কমেছে। তিন মাসে আদায় হয়েছে ৫ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের জুলাইসেপ্টেম্বরে আদায় হয়েছিল ৬ হাজার ২৭৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ আদায় কমেছে ৬৯১ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ চিত্র পাওয়া গেছে। চলতি অর্থবছরে কৃষি খাতে ব্যাংকগুলোর ২৮ হাজার ৩৯১ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। ২০২০২১ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার ৯৭ শতাংশ ঋণ বিতরণ করে ব্যাংকগুলো। ঐ অর্থবছরে কৃষি ও পল্লি খাতে ব্যাংকগুলোর ২৬ হাজার ২৯২ কোটি টাকার ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। ....ছবি মোশাররফ হোসেনঅর্থবছর শেষে এ খাতে ঋণ বিতরণের পরিমাণ দাঁড়ায় ২৫ হাজার ৫১১ কোটি টাকা। ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে জুলাইআগস্টসেপ্টেম্বর ব্যাংকগুলো ৫ হাজার ২১০ কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ করেছে যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১১ দশমিক ২৩ শতাংশ বেশি। টাকার অংকে যার পরিমাণ ৫২৬ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে কৃষি ও পল্লিঋণ খাতে ব্যাংকগুলো ৪ হাজার ৬৮৪ কোটি টাকা বিতরণ করেছিল। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইতে ৯৪২ কোটি ও আগস্টে ১ হাজার ৭৩২ কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ হয়। কিন্তু সেপ্টেম্বরে কৃষি খাতে ২ হাজার ৫৩৬ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ হওয়ায় তিন মাসে ব্যাংকগুলো বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ১৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ ঋণ দিয়েছে।করোনা ভাইরাসের ক্ষতি গত বছর এপ্রিলে কৃষি খাতের জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ তহবিল থেকে হর্টিকালচার ফুল ফল মৎস্য পোলট্রি ডেইরি ও প্রাণিসম্পদ খাতে গত ৩০ জুন পর্যন্ত ৪ হাজার ২৯৫ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়।করোনা পরিস্থিতি উন্নতি না হওয়ায় গত সেপ্টেম্বরে আরও ৩ হাজার কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক বর্গাচাষিরা জামানত ছাড়াই ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন। তহবিলের মেয়াদ হবে ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/756.csv b/Bangla_fin_news_articles/756.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..031a3d8936991c85c84806b913012aea37305da0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/756.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +756,২৩ উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার,2021-10-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারি খাতে শিল্প স্থাপন কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং বিনিয়োগ উত্সাহিত করার উদ্দেশ্য নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রথমবারের মতো আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে নির্বাচিত শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার২০২০ প্রদান করা হবে। এ উপলক্ষে গতকাল বুধবার শিল্প মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এর বিস্তারিত তুলে ধরেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এমপি। এ সময় শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা উপস্থিত ছিলেন।শিল্পমন্ত্রী বলেন এ পুরস্কার প্রদানের অন্যতম লক্ষ্য হলো বঙ্গবন্ধুর শিল্প পরিকল্পনার মাধ্যমে দেশে শিল্পায়নের যে সূচনা হয়েছিল সে অবদানকে স্মরণীয় ও বরণীয় করা। প্রতি বছর এই পুরস্কার দেওয়া হবে। শিল্প ক্ষেত্রে অবদান সাপেক্ষে বৃহৎ মাঝারি ক্ষুদ্র মাইক্রো হাইটেক হস্ত ও কারু শিল্প এবং কুটির শিল্পের সঙ্গে জড়িত নির্বাচিত শিল্প উদ্যোক্তা বা শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার প্রদান করা হবে। মোট সাত ক্যাটাগরির শিল্পের প্রতিটিতে তিন জন করে মোট ২১ জন শিল্প উদ্যোক্তা বা প্রতিষ্ঠানকে প্রতি বছর এ পুরস্কার প্রদান করা হবে। এ বছর দুটি ক্যাটাগরিতে যৌথভাবে দুটি করে প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হওয়ায় মোট ২৩টি প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। শিল্প উদ্যোক্তা নির্বাচনের ক্ষেত্রে শিল্প খাতে তার সামগ্রিক অবদানকে বিবেচনা করা হয়েছে। শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে বার্ষিক টার্নওভার আমদানি হ্রাস আমদানিবিকল্প পণ্য উত্পাদন স্থানীয় কাঁচামাল ব্যবহার কর্মসংস্থান বৃদ্ধি সামাজিক দায়িত্ব পালন নিষ্কণ্টক ভূমি ও ভূমির পরিকল্পিত ও দক্ষ ব্যবহার পরিবেশ সংরক্ষণ প্রভৃতি ক্ষেত্রের অবদান বিবেচনা করা হয়েছে। পরলোকগত শিল্প উদ্যোক্তার ক্ষেত্রে মরণোত্তর পুরস্কারও দেওয়া হবে। শিল্প উদ্যোক্তা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান মনোনয়নে কয়েকটি নির্দিষ্ট যোগ্যতা ও শর্ত পূরণ করতে হবে। বিশেষ করে ঋণ খেলাপি বিল খেলাপি কর খেলাপি অর্থ পাচারকারী সরকারি জায়গায় অবৈধ দখলদার ও পরিবেশ দূষণকারী শিল্প এই সম্মানজনক পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে না। উদ্যোক্তাদের উত্সাহিত করার লক্ষ্যে কোনো প্রতিষ্ঠান একবার পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত হলে একই ক্যাটাগরিতে পরবর্তী তিন বছরের জন্য তার আবেদন বিবেচনা করা হবে না।১ম পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে ৩ লাখ টাকা ও ২৫ গ্রাম স্বর্ণখচিত ক্রেস্ট ২য় পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে ২ লাখ টাকা ও ২০ গ্রাম স্বর্ণখচিত ক্রেস্ট এবং ৩য় পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা ও ১৫ গ্রাম স্বর্ণখচিত ক্রেস্ট দেওয়া হবে। স্বর্ণের ক্রেস্টগুলো ১৮ ক্যারেট মানের স্বর্ণ দ্বারা নির্মিত। ক্রেস্টগুলো ইতিমধ্যে তৈরি করে বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশন কর্তৃক স্বর্ণের মান যাচাই করে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রাখা হয়েছে। এছাড়া পুরস্কারপ্রাপ্ত সকলকেই সম্মাননাপত্র প্রদান করা হবে।এ বছর যারা পুরস্কার পাচ্ছেন বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম পুরস্কার পাচ্ছে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস্ লিমিটেড দ্বিতীয় জজ ভূঞা টেক্সটাইল মিলস্ এবং তৃতীয় পুরস্কার পাচ্ছেন যৌথভাবে আদুরী এপারেলস্ লি. ও ইউনিভার্সেল জিন্স লি.।মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে যৌথভাবে প্রথম পুরস্কার পাচ্ছেন অকোটেক্স লি. এবং ফরচুন সুজ লি.। দ্বিতীয় পুস্কার পাচ্ছেন রহিম আফরোজ রিনিউএবল এনার্জি লি. তৃতীয় মাধবদী ডাইং ফিনিশিং মিলস লি.। ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে আমান প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ এস আর হ্যান্ডিক্রাফটস আলিম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে যথাক্রমে মেসার্স কারুকলা ট্রিম টেক্স বাংলাদেশ এবং জনতা ইঞ্জিনিয়ারিং। হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরিতে যথাক্রমে সার্ভিস ইঞ্জিন লিমিটেড সুপার স্টার ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড ও মীর টেলিকম লি.। হস্ত ও কারু শিল্প ক্যাটাগরিতে ক্লাসিক হ্যান্ডমেইড প্রোডাক্টস বিডি আয়োজন এবং সোনারগাঁ নকশী কাঁথা মহিলা উন্নয়ন সংস্থা। কুটির শিল্প ক্যাটাগরিতে কুমিল্লা আর্টস অ্যান্ড ক্রাফটস রংমেলা নারী কল্যাণ সংস্থা আরএনকেএস এবং অগ্রজ।ইত্তেফাকইআ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/757.csv b/Bangla_fin_news_articles/757.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1274c393e4eb6212f5d8fec87187dc10241f3735 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/757.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +757,দেশবিদেশের বড় চাকরি ছেড়ে গড়েছেন মুরগির খামার,2021-10-27,ফরিদ উদ্দিন রনি,বুয়েট থেকে কম্পিউটার প্রকৌশলে পড়াশোনা করে বড় বড় মাল্টিমিডিয়া টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানির চাকরি আর ইউরোপের চাকচিক্যের জীবন ছেড়ে দেশে এসে মুরগির খামার গড়ছেনএমনটা কী ভাবা যায় শুনতে অবাক লাগলেও বাস্তবে এমনটাই করেছেন গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার বরইতলী গ্রামের প্রকৌশলী ইমরুল হাসান। নিজ গ্রামেই প্রতিষ্ঠা করেছেন ভিন্ন এক মুরগির খামার যার নাম ..অর্গানিক চিকেন।ইমরুল ২০০৩ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয় বুয়েট থেকে কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিংএ পড়াশোনা শেষ করে যোগ দেন শিক্ষকতায়। অল্প কিছুদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করার পর যুক্ত হন টেলিকমিউনিকেশন সেক্টরে। দেশে তিন বছর কাজ করে পাড়ি জমান যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে কিছুদিন কাজ করে আবার মিসর ফিলিপাইন আবুধাবি প্রভৃতি দেশে ছয় বছর কাজ করেন পেয়েছেন যুক্তরাজ্যে নাগরিকত্বও। কিন্তু সেই মোহ ইমরুলকে আটকাতে পারেনি। নাড়ির টানে ফিরে আসেন পৈতৃক বাড়িতে।কিছুদিন আগেই একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের এক অনুষ্ঠানে ইমরুল জানিয়েছেন আভিজাত্য চাকরি আর নাগরিকত্বের হাতছানি ছেড়ে তার দেশে ফিরে আসার কারণ। ইমরুল বলেন দুটি কারণে দেশে ফেরার তাগিদ অনুভব করলাম। আমার বড় ভাই ডাক্তার। তাঁর পক্ষে বাবামাকে দেখাশোনা করা সম্ভব হচ্ছিলো না তাই বৃদ্ধ বাবামার পাশে থাকা প্রয়োজন তাঁদের দেখাশোনার। অন্যদিকে আমার মেয়েটা ক্লাস টুতে পড়ে। এই সময়ে তাকে ছয়বার স্কুল পাল্টাতে হয়েছে। তাই সেসব চিন্তা করে ২০১৪ সালের অক্টোবরে দেশে ফিরলাম।দেশে ফিরে টেলিকমিউনিকেশন সেক্টরে ভালোই চলছিল ইমরুলের দিনকাল। কিন্তু এরমধ্যে সারা পৃথিবীব্যাপি হানা দিল করোনা ভাইরাস। প্রাণঘাতী করোনায় থমকে যায় মানুষের স্বাভাবিক কাজকর্ম জনজীবনে নেমে আসে হতাশা। অনেকেই চাকরিবাকরি হারিয়ে দিশেহারা। সেসময় ইমরুল ভিন্ন কিছু করার চিন্তা করেন। যে চিন্তা সেই কাজ গাজীপুরের কালিয়াকৈরে নিজের গ্রামের বাড়িতেই শুরু করে দিলেন গরুছাগলের ফার্ম। কীভাবে ফার্মের গরুছাগলদের মান ভাল রাখা যায় সেটার জন্য রীতিমত রিসার্চ করে বের করলেন সব ফন্দি নিজেই যেহেতু প্রকৌশলী তাই তাকে এর জন্য বেশি বেগ পোহাতে হয়নি। কিন্তু এরমাঝে করোনায় আক্রান্ত হন তিনি। হাসপাতালে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এলেন কোনোমতে। তারপর আবার পুরোদমে শুরু করলেন অর্গানিক চিকেন খামার নামে মুরগির ব্যতিক্রমি এক খামার। তবে তা গৎবাঁধা কোন খামার নয় আধুনিক প্রযুক্তি ও প্রকৃতির সমন্বয়ে স্মার্ট ফার্মিং। খামারের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ থেকে আলোবাতাসের পর্যাপ্ততা নির্ণয় পানি ব্যবস্থাপনা সবই নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে কম্পিউটারের মাধ্যমে। ইমরুলের নিজের হাতে তৈরি এসব প্রযুক্তি। ....অর্গানিক চিকেন এমন ফার্ম তৈরির চিন্তার ব্যাপারে ইমরুল হাসান বলেন গতবছর আমি করোনায় আক্রান্ত হলাম। হাসপাতালে ভর্তি হতে হলো। ভয়াবহ অবস্থা। হাসপাতালে শুয়েই চিন্তা করছিলাম আমাদের ইমিউন সিস্টেম নিয়ে। অর্থাৎ আমাদের খাবার আমাদের স্বাস্থ্যের সুরক্ষা দিচ্ছে না। খাদ্যের ভেজাল আমাদের সর্বনাশ করে দিচ্ছে। তখনই চিন্তা করলাম বেঁচে থাকলে অর্গানিক খাদ্য উৎপাদন করব। আল্লাহর অশেষ রহমতে এ যাত্রায় বেঁচে গেলাম। বেঁচে ফিরে চিন্তা করতে থাকলাম কীভাবে শুরু করা যায়। এবার পড়াশোনা শুরু করলাম অর্গানিক উপায়ে মুরগি উৎপাদনের। শুধু নিজের জন্য নয় নিজের খাবারের পাশাপাশি উৎপাদন ব্যবস্থাটাকে বাণিজ্যিকরূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছি। গত ডিসেম্বরে শুরু করলাম অর্গানিক চিকেনের খামার।বর্তমানে ইমরুলের অর্গানিক চিকেন ফার্মের বয়স বছরখানেক হয়েছে এর মাঝেই তিনি ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন। তবে সচরাচর বাজারে পাওয়া ফার্মের মুরগির চাইতে দরে কিছুটা বেশি শিমুলের অর্গানিক চিকেন খামারের মুগির দাম। দামে কিছুটা বেশি রাখার কারণ হিসেবে তিনি বলেন আমরা অর্গানিক মুরগি কেজি দরে ২৫০ টাকা করে বিক্রি করছি। যদিও বাজারের ফার্মের মুরগি ১৬০১৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। কিছু টাকা বেশি নিচ্ছি কারণ আমরা অ্যান্টিবায়োটিকমুক্ত ও প্রাকৃতিকভাবে মুরগি বড় করছি বলে খরচ অন্যদের চেয়ে বেশি। মুরগিকে অ্যান্টিবায়োটিক না দিয়ে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় সুস্থ রাখতে চাইলে স্বাস্থ্যকর খাবার দিতে হয়। অর্গানিক গাইডলাইন মেনে স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করতে খরচটা বেশি হয়। এর সাথে যোগ হয় বিদ্যুৎ খরচ। তবে আমরা চেষ্টা করছি খরচটা আরও কীভাবে কমিয়ে আনা যায়।কোনোরকম অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করার ফলে বিভিন্ন ঋতু পরিবর্তনে মুরগি বাঁচিয়ে রাখা অনেক সময় চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়ায়। তারপরও ইমরুল কোনোরকমের কৃত্রিম অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করেন না। ফলে লোকসানের মুখেও পড়তে হয়েছে। একবার পুরো খামারের প্রায় ৪০ শতাংশ মুরগি মারা পড়ল। সে যাত্রায় লোকসান হলো ৬ লাখ টাকা। আরেকবার মারা গেল ৬০ শতাংশ মুরগি। তবে সেগুলো ছোট হওয়ায় লোকসান কিছুটা কম ছিল। ইমরুল বলেন এখনো ট্রায়াল অ্যান্ড এররের মাধ্যমে এগোচ্ছি। লাভলোকসানের ঝুঁকির মধ্য দিয়েই এগিয়ে যেতে হচ্ছে। ব্যবসা এমনি।বর্তমানে ইমরুলের ফার্মে প্রায় দেড় হাজারের মুরগি রয়েছে। ক্রেতাদের ঘরে ঘরে অ্যান্টিবায়োটিকমুক্ত মুরগি পৌঁছে দেয়ার জন্য ইমরুলের রয়েছে নিজস্ব ফ্রিজিং ভ্যান। অর্ডার করলেই সেই ভ্যানের মাধ্যমে বাড়ি বাড়ি মুরগি পৌঁছে দেন। ইমরুল স্বপ্ন দেখেন একদিন শিক্ষিত যুবকেরা চাকরির পেছনে না ঘুরে নিজেরাই হয়ে উঠবেন উদ্যোক্তা। দেশের জন্য গড়ে তুলবেন প্রাকৃতিক উপায়ে চাষ করা মাছহাসঁমুরগি সহ শাকসবজির খামার। তবে সেজন্য প্রয়োজন সঠিক দিকনির্দেশনা। তাই সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থাকে নতুন উদ্যোক্তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে এমনটাই মনে করেন তিনি।ইত্তেফাকএসটিএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/758.csv b/Bangla_fin_news_articles/758.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f5e4921b13669466e3f0bc2c498f3e53d88f3303 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/758.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +758,শাহ্‌ সিমেন্টের উদ্যোগে ‘রাজমিস্ত্রি সেরা কারিগর’ প্রশিক্ষণ কর্মশালা,2021-10-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কাজের দক্ষতা বাড়াতে এবং নিরাপদ ও মানসম্পন্ন উপায়ে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করার লক্ষ্যেদক্ষ প্রকৌশলীর তত্ত্বাবধানে শাহ্ সিমেন্টের উদ্যোগে দেশব্যাপী চলছে নির্মাণ কর্মীদের কারিগরি প্রশিক্ষণ কর্মশালা রাজমিস্ত্রি সেরা কারিগর একজন বাড়ি নির্মাতার বাড়ি নির্মাণের যে স্বপ্ন থাকে তা বাস্তবে রুপ নেয় একজন দক্ষ নির্মাণ কর্মীর হাত ধরেই। একজন দক্ষ ও প্রশিক্ষিত নির্মাণ কর্মীই পারেন একটি নিরাপদ ও দীর্ঘস্থায়ী বাড়ি নির্মাণে সহায়তা করতে। বাংলাদেশে নির্মাণ কর্মীদের জন্য স্থাপনা নির্মাণ বিষয়ক প্রশিক্ষণের পর্যাপ্ত ব্যব্স্থা নেই।তাই বাংলাদেশের সীমিত সম্পদ ও সুযোগকে কাজে লাগিয়ে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বেশী অগ্রাধিকার প্রাপ্ত বিষয়।সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে দীর্ঘস্থায়ী স্থাপনা নির্মাণে শতভাগ প্রশিক্ষিত ও দক্ষ নির্মাণ কর্মী তৈরি করার লক্ষ্যে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান সিমেন্ট ব্র্যান্ড শাহ্ সিমেন্ট গত ২০ বছর ধরে আয়োজন করে আসছে কারিগরি প্রশিক্ষণ কর্মশালা রাজমিস্ত্রি সেরা কারিগরবাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড মেনে নির্মাণ কাজ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কিভাবে নিরাপদ ও সুষ্ঠুভাবে শেষ করা যায় সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয় এ কর্মশালায়।পাশাপাশি নির্মাণ কর্মীদের কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা এবং দীর্ঘস্থায়ী স্থাপনা নির্মাণের গুরুত্ব নিয়ে বিশদ আলোচনা ও পরামর্শ প্রদান করা হয়। শাহ্ সিমেন্ট সূচনালগ্ন থেকে ১ লক্ষের অধিক নির্মাণ কর্মীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করে আসছে। এই সামাজিক উদ্যোগের স্বীকৃতিস্বরূপ শাহ্ সিমেন্ট অর্জন করে বর্তমানে ঢাকা নারায়নগঞ্জ গাজীপুর সিলেট যশোর কুষ্টিয়া বরিশাল টাঙ্গাইল চাঁদপু্র লক্ষ্মীপুর ফেনী খুলনা রাজশাহী নাটোর বগুড়া সিরাজগঞ্জ রংপুর কুড়িগ্রাম গাইবান্ধা দিনাজপুর কুমিল্লা নোয়াখালী চট্টগ্রাম কক্সবাজারসহ সারাদেশে এ কর্মশালা চলমান রয়েছে।শাহ্ সিমেন্ট বিশ্বাস করে এই প্রশিক্ষণ কর্মশালার মাধ্যমে একজন নির্মাণ কর্মী তার কর্মজীবনে সমৃদ্ধির পাশাপাশি বাংলাদেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে সহায়তা করবে।নির্মাণ কর্মীদের কারিগরি দক্ষতা বৃদ্ধিতে শাহ্ সিমেন্টের এ ধরনের দায়িত্বশীল প্রচেষ্টা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।ইত্তেফাকএনঅ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/759.csv b/Bangla_fin_news_articles/759.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..831ff1bc4f80f4709e12334b62a0c1269ea3e368 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/759.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +759,খেলাপি গ্রাহককে ঋণ দিয়ে জরিমানার মুখে অগ্রণী ব্যাংক,2021-10-27,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,কোনো গ্রাহক ঋণখেলাপি থাকলে তাকে ঋণ দিতে পারে না ব্যাংক। তবে সে নিয়মের ব্যত্যয় ঘটানোয় রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংককে জরিমানা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তানাকা গ্রুপের দুটি প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিয়েছে ব্যাংকটি। এজন্য ৫ লাখ টাকা জরিমানার মুখে পড়েছে। জরিমানার অর্থ ১৪ দিনের দেওয়ার জন্য অগ্রণী ব্যাংককে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত সোমবার অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের এমডি কাছে জরিমানা আরোপের চিঠি পাঠিয়েছে। জরিমানা আরোপের আগে অগ্রণী ব্যাংক ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মধ্যে কয়েক দফা চিঠিচালাচালি হয়েছে। কিন্তু অগ্রণী ব্যাংকের ব্যাখ্যা সন্তোষজনক না হওয়ায় গতকাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক জরিমানার চিঠি দিয়েছে। এ বিষয়ে অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি মোহাম্মদ শামসউল ইসলাম জানিয়েছেন আমরা কেন্দ্রীয় ব্যাংককে জানিয়েছিলাম যে আমাদের সিআইবি এখনো প্রচলিত ধারায় চলছে। এজন্য ভুল করে এমনটা ঘটেছে। এ ব্যাখ্যা দেওয়ার পরও জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা মওকুফের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে আপিল করা হবে বলেও জানান তিনি। অগ্রণী ব্যাংক সূত্র জানায় গত বছরের জানুয়ারিতে তানাকা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান সুইস কোয়ালিটি পেপারের ১৪ কোটি টাকা ও ডিসেম্বরে ১৩ কোটি টাকার ঋণপত্র খোলে অগ্রণী ব্যাংক। ঐ সময়ে গ্রুপটি ১০৩ কোটি টাকার ঋণখেলাপি অবস্থায় ছিল। পাশাপাশি সুইস কোয়ালিটি পেপারকে নতুন করে দেওয়া ঋণসুবিধার বিষয়টি এক বছর ধরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ তথ্য ব্যুরোতে সিআইবি যুক্ত করেনি ব্যাংকটি। এ ছাড়া গ্রুপটির অন্য প্রতিষ্ঠান মারহাবা স্পিনিং লিমিটেডের ২৬৯ কোটি টাকার তথ্যও সিআইবিতে যুক্ত করা হয়নি। গত বছরের ডিসেম্বর শেষে তানাকা গ্রুপের কাছে অগ্রণী ব্যাংকের মোট পাওনার পরিমাণ ছিল ৭৭৬ কোটি টাকা। ব্যাংকটির ঋণগ্রহীতার তালিকায় শীর্ষ ৬এর মধ্যে ছিল তানাকা গ্রুপের অবস্থান। এতদিনে সিআইবিতে তথ্য যুক্ত না করায় অগ্রণী ব্যাংকের ব্যাখ্যা গ্রহণযোগ্য নয় বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে। ফলে তথ্য সিআইবিতে যুক্ত করার দায়িত্ব যাদের ছিল তাদের বিষয়ে বিধিমোতাবেক প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/76.csv b/Bangla_fin_news_articles/76.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f951b4cf4a56c79670d4d32360d7fbfa0495c5b1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/76.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +76,ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ,2022-07-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসন্ন ঈদুল আজহার ছুটিতে গ্রাহক যেন নিরবচ্ছিন্ন লেনদেন করতে পারেন সেই লক্ষ্যে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা সরবরাহের নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে পয়েন্ট অব সেল পিওএস অনলাইন ইপেমেন্ট গেটওয়ে ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেসের এমএফএস মাধ্যমে গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন লেনদেনেরও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়। দেশের সব ব্যাংক মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডার বা পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার পেমেন্ট সিস্টেম অপারেটরের ব্যবস্হাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে এ নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয় অটোমেটেড টেলার মেশিনের এটিএম ক্ষেত্রে সার্বক্ষণিক সেবা নিশ্চিত করতে হবে। এটিএমে কারিগরি ত্রুটি দেখা দিলে তা দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিরসনের ব্যবস্হা করতে হবে। এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকার সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে প্রতিটি লেনদেনের সর্বোচ্চ সীমা রাখা এবং এটিএম বুথে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্হা নিশ্চিত করতে হবে। পয়েন্ট অব সেলের পিওএস ক্ষেত্রে বলা হয় সার্বক্ষণিক পিওএস সেবা নিশ্চিত করতে হবে জাল জালিয়াতি রোধে মার্চেন্ট এবং গ্রাহককে সচেতন করতে হবে। ইন্টারনেট ব্যাংকিং ও অনলাইন ইপেমেন্ট গেটওয়ের ক্ষেত্রে বলা হয় অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সম্পাদিত লেনদেন ও অনলাইন ইপেমেন্ট গেটওয়েতে কার্ডভিত্তিক কার্ড নট প্রেজেন্ট লেনদেনের ক্ষেত্রে দুই ধরনের যাচাই ব্যবস্হা নিশ্চিত করতে হবে। ৮৫ রেসপন্স কোড সংবলিত লেনদেনের স্টেটমেন্ট রিপোর্ট পাওয়ার পর রিসিভিং ব্যাংক কর্তৃক নিজ উদ্যোগে বেনিফিসিয়ারি গ্রাহকের হিসাবে ফান্ড ক্রেডিট করতে হবে। এছাড়া মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস এমএফএস প্রদানকারী সব ব্যাংক বা তাদের সাবসিডিয়ারি কোম্পানিসমূহ কর্তৃক নিরবচ্ছিন্ন লেনদেন এবং এজেন্ট পয়েন্টে পর্যাপ্ত পরিমাণ নগদ অর্থের সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। ঈদের ছুটিকালীন সিস্টেমসমূহের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে যথাযথ ব্যবস্হা গ্রহণ লেনদেনের তথ্য এসএমএস অ্যালার্ট সার্ভিসের মাধ্যমে গ্রাহককে অবহিত করতে হবে। এছাড়াও ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে সব ধরনের পরিশোধ সেবার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের সতর্কতা অবলম্বনের জন্য গণমাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের প্রচারপ্রচারণার ব্যবস্হা করতে বলা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/760.csv b/Bangla_fin_news_articles/760.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dd7c669972d435a8f138ee4763b2efd8e3c2d8f8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/760.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +760,সৌদি খেজুর চাষে ঋণ দেবে ব্যাংক,2021-10-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সৌদি খেজুরসহ নতুন চার ফসলে কৃষিঋণ দেওয়ার নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষিঋণ বিভাগ থেকে এসংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। দেশে কার্যরত সব তপশিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো ঐ প্রজ্ঞাপনে বলা হয় ২০২১২০২২ অর্থবছরের কৃষিপল্লি ঋণ নীতিমালা ও কর্মসূচিতে বর্ণিত শস্য ফসল ফলফুল ইত্যাদির সঙ্গে সৌদি খেজুর ভিয়েতনামি নারকেল সুইট কর্ন ও কফি চাষ অন্তর্ভুক্ত হবে। সৌদি খেজুর চাষে বাগান পরিচর্যার জন্য একরপ্রতি ১০ লাখ ৫ হাজার ৪০০ টাকা ঋণ পাবেন একজন কৃষক। ভিয়েতনামি নারকেল উত্পাদনে একজন কৃষককে ৪ লাখ ২৯ হাজার টাকা ঋণ দেওয়া হবে। সুইট কর্ন চাষে একরপ্রতি ৬৬ হাজার টাকা এবং কফি চাষ করার জন্য একরে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ৮৪ হাজার টাকা ঋণ দেওয়া হবে প্রত্যেক কৃষককে। প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয় সৌদি খেজুর ভিয়েতনামি নারকেল ও কফি চাষের জন্য সারা বছর ঋণ নিতে পারবেন কৃষক। তবে সুইট কর্নে ঋণ দেওয়া হবে ১৫ নভেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ঋণ পরিশোধের স্বাভাবিক সময়সীমা ফসল সংগ্রহের পর থেকেই শরু হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। উল্লেখ ২০২১২০২২ অর্থবছরে ২৮ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে সরকারি খাতের ব্যাংক ১১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংক ১৭ হাজার ৩৪৬ কোটি টাকা বিতরণ করবে। গত অর্থবছরে ২৬ হাজার ২৯২ কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে বিতরণ করা হয়েছে ২৫ হাজার ৫১১ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/761.csv b/Bangla_fin_news_articles/761.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..073d80d7dfcc9a3f5e3182aa7b00197fe5c07752 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/761.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +761,প্রণোদনা প্যাকেজের ঋণ পাচ্ছেন না ছোট উদ্যোক্তারা,2021-10-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাস মহামারির ক্ষতি কাটাতে সরকার শিল্প ও সেবা খাতের জন্য স্বল্প সুদে যে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে তা থেকে ছোট ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা ঋণ পাচ্ছেন না। অথচ তাদেরই বেশি দরকার।সংশ্লিষ্টরা বলছেন বড় ও প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা এ খাত থেকে টাকা আগেই নিয়ে নিয়েছেন। এজন্য এ বিষয়ে এখন আর তারা কোনো কথা বলছেন না। অন্যদিকে তারাই যেহেতু চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী সেজন্য প্রণোদনা ঋণের অগ্রগতি এখন নেই বললেই চলে। ছোট উদ্যোক্তারা এ বিষয়ে গভর্নরসহ অন্যদের কাছে চিঠি দিলেও তাতে খুব একটা লাভ হচ্ছে না। ফলে আদালতের দারস্ত হতে হচ্ছে তাদের।এ খাতের ঋণের সদ্ব্যবহার হচ্ছে না এমন তথ্যের সত্যতা পাওয়ার পর ব্যাংকগুলোকে সঠিকভাবে প্রণোদনার ঋণ বিতরণের নির্দেশনা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। আর যারা এ খাত থেকে ঋণ পায়নি এমন প্রতিষ্ঠানকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দিতেও কেন্দ্রীয় ব্যাংকটি নির্দেশনা দেয়। ....ছবি সংগৃহীতবাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে বড় ব্যবসায়ীদের জন্য ঘোষিত প্রণোদনা ঋণের বাস্তবায়ন শতভাগের কাছাকাছি হলেও ছোট ব্যবসায়ীদের জন্য বরাদ্দ ঋণ এখনো অনেক কম। চলতি অর্থবছরের প্রথম আড়াই মাসে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প ও সেবা খাত এবং কুটির ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প সিএমএসএমই খাতে প্রণোদনা ঋণ বিতরণের হার ৩ শতাংশের নিচেই রয়ে গেছে। এই দুই খাতে চলতি মূলধন হিসেবে প্রণোদনার ঋণ দেওয়ার কথা ছিল।এদিকে সময়মতো ঋণ না পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা । আর এ বিপদের কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বরাবর অভিযোগ করেছেন অনেক উদ্যোক্তা। ফাহাদ স্টিল করপোরেশনের স্বত্বাধিকারী মো. রাকিবুল হাসান সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকে এমন একটি চিঠি দিয়েছেন। যেখানে তার ব্যাবসায়িক ক্ষয়ক্ষতি এবং ঋণ না পাওয়ায় শোচনীয়ভাবে দিন যাপনের কথা তুলে ধরেছেন। সে চিঠির কোনো উত্তর দেয়নি বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ঘটনায় সংক্ষুব্ধ হয়ে তিনি হাইকোর্টে রিট ফাইল করেছেন। পরে এ ঘটনা ৩০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তির জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশনা দিয়েছে আদালত। সূত্র জানায় আলোচ্য দুই খাতের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প ও সেবা খাতে দ্বিতীয় দফায় ঘোষিত ৩৩ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজের বিপরীতে চলতি অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ঋণ বিতরণ করা হয়েছে ৫১৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা। এটি ঘোষিত প্যাকেজ ঋণ তহবিলের মাত্র ১ দশমিক ৫৭ শতাংশ। মোট ৫৫টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান এ ঋণসুবিধা পেয়েছে। ....ছবি সংগৃহীতঅন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্ত সিএমএসএমই খাতে দ্বিতীয় দফায় ঘোষিত ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা ঋণ প্যাকেজের বিপরীতে চলতি অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ঋণ অনুমোদন দেয়া হয়েছে ৫৬৯ কোটি ১৯ লাখ টাকা। যা মাত্র দুই দশমিক ৮৪ শতাংশ। আর অনুমোদনের বিপরীতে বিতরণ করা হয়েছে ৪৭৭ কোটি টাকা বা দুই দশমিক ৩৮ শতাংশ।সভায় উপস্থাপিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে গত বছর ব্যাংক ব্যবস্থার আওতায় সরকার ঘোষিত ১০টি প্রণোদনা প্যাকেজের মধ্যে দুটি পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়েছে। এর একটি হচ্ছে২১ হাজার ২৫০ কোটি টাকা রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল সুবিধাভোগীর সংখ্যা ৮ হাজার ৯২০ জন ঋণগ্রহীতা এবং অপরটি রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিককর্মচারীদের বেতনভাতা প্রদানে ৫ হাজার কোটি টাকার ঋণ তহবিল সুবিধাভোগীর সংখ্যা ৩৭ লাখ ৭৮ হাজার ৯৬৯ জন শ্রমিক। বাকি আটটি প্রণোদনা প্যাকেজের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প ও সেবা খাতে প্রথম দফায় ৪০ হাজার কোটি টাকার ঋণ তহবিলের বিপরীতে দেয়া হয়েছে ৩২ হাজার ৭০৩ কোটি ৫৮ লাখ টাকা যার বাস্তবায়ন হার ৮১.৭৫ ভাগ এবং সুবিধাপ্রাপ্ত শিল্পপ্রতিষ্ঠান ৩৩০৯টি। সিএমএসএমই খাতে প্রথম দফায় ২০ হাজার কোটি টাকার তহবিলের বিপরীতে ঋণ দেয়া হয়েছে ১৬ হাজার ২১৩ কোটি ৪৮ লাখ টাকা যার বাস্তবায়ন হার ৮১.০৭ শতাংশ এবং সুবিধাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান ১০০ ১২১টি। প্রিশিপমেন্ট ক্রেডিট রিফাইন্যান্সিং স্কিমএর আওতায় ৫ হাজার কোটি টাকার ঋণ তহবিলের বিপরীতে দেওয়া হয়েছে ৩৭৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এর মধ্যে বাস্তবায়নের হার ৭.৫১ ভাগ এবং সুবিধাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান ৬৫টি। ....ছবি সংগৃহীতএসএমই খাতের জন্য ২ হাজার কোটি টাকার ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় ২৭৪টি আবেদনের বিপরীতে ঋণ দেওয়া হয়েছে ২৯ কোটি চার লাখ টাকা। কৃষি খাতে ৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃ অর্থায়ন স্কিমের বিপরীতে ঋণ দেওয়া হয়েছে ৪ হাজার ৪৯৩ কোটি ৮২ লাখ টাকা। বাস্তবায়ন হার ৮৯.৮৭ ভাগ এবং সুবিধাভোগী কৃষককৃষি খামারের সংখ্যা ১৮৩০৭৫। অন্যান্যের মধ্যে পর্যটন খাতের হোটেলমোটেলথিম পার্ক কর্মচারীদের বেতনভাতা প্রদানে ১ হাজার কোটি টাকা ঋণ তহবিলের ঘোষণা দেওয়া হলেও এ খাতে কোনো ঋণ দেয়া হয়নি।বৈঠকসূত্র জানায় করোনাকালীন গত ২০২০ সালের এপ্রিলমে মাসের জন্য ঋণের বিপরীতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর সুদভর্তুকি বাবদ ২ হাজার কোটি টাকার তহবিল থেকে ১ হাজার ৩৯০ কোটি ৯ লাখ টাকা দেওয়া হয়। যার বাস্তবায়ন হার ৬৯.৫ এবং সুবিধাভোগী ঋণগ্রহীতা ৭২ লাখ ৮২ হাজার ২৫৩ জন।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/762.csv b/Bangla_fin_news_articles/762.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e9e6f123df9ee043f317a0057d002b22f1fcbf8d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/762.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +762,‘নগদ’ডিআরইউ সেরা রিপোর্টার সম্মাননা পেলেন ২২ জন,2021-10-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ এবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির ডিআরইউ সঙ্গে মিলে ২০২১ সালের সেরা রিপোর্টের জন্য ২২ জন রিপোর্টারকে সম্মানিত করেছে। নগদডিআরইউ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড ২০২১ শিরোনামের এই আয়োজনে উপস্থিত থেকে সেরা রিপোর্টারদের হাতে পুরস্কার ও সম্মাননা তুলে দেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।মঙ্গলবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ কেআইবি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক।এ সময় নগদ ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন একটি ভালো রিপোর্টের মাধ্যমে সমাজ ও রাষ্ট্রের অনেক জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয় সামনে চলে আসে যা আসলে সমাজ বদলের হাতিয়ার হিসেবেও কাজ করে। তিনি বলেন আমি হৃদয় থেকে বিশ্বাস করি আজ যারা সেরা রিপোর্টের জন্য সম্মানিত হয়েছেন তাদের তালিকা থেকেই সামনের দিনের মানিক মিয়া বা জহুর হোসেন চৌধুরীর মতো প্রথিতযশা সাংবাদিক বেরিয়ে আসবেন।অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন নগদএর নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট নগদডিআরইউ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড ২০২১এর জুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান শাহজাহান সরদার ডিআরইউর সাধারণ সম্পাদক মসিউর রহমান খান ও অ্যাওয়ার্ড কমিটির আহ্বায়ক মাইনুল হাসান সোহেল। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিআরইউএর সভাপতি মুরসালিন নোমানী। এ ছাড়া সংগঠনের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকেরা অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।সংবাদপত্রঅনলাইন এবং টেলিভিশনরেডিও এই দুই ক্যাটাগরিতে যথাক্রমে ১৩টি ও ৯টি বিষয়ে সেরা রিপোর্টের জন্য পুরস্কার দেওয়া হয়। সেরা দশ জন সিনিয়র সম্পাদক জমা পড়া ২৪২টি রিপোর্ট থেকে অনেক যাচাইবাছাই করে ২২টি রিপোর্ট চূড়ান্ত করেন।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/763.csv b/Bangla_fin_news_articles/763.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c77d43f044962c58caa38a08ccb99c51768f73f8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/763.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +763,খেলাপি গ্রাহককে ঋণ দিয়ে জরিমানার মুখে অগ্রণী ব্যাংক,2021-10-27,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,কোনো গ্রাহক ঋণখেলাপি থাকলে তাকে ঋণ দিতে পারে না ব্যাংক। তবে সে নিয়মের ব্যত্যয় ঘটানোয় রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংককে জরিমানা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তানাকা গ্রুপের দুটি প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিয়েছে ব্যাংকটি। এজন্য ৫ লাখ টাকা জরিমানার মুখে পড়েছে। জরিমানার অর্থ ১৪ দিনের দেওয়ার জন্য অগ্রণী ব্যাংককে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।জানা গেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত সোমবার অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের এমডি কাছে জরিমানা আরোপের চিঠি পাঠিয়েছে। জরিমানা আরোপের আগে অগ্রণী ব্যাংক ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মধ্যে কয়েক দফা চিঠিচালাচালি হয়েছে। কিন্তু অগ্রণী ব্যাংকের ব্যাখ্যা সন্তোষজনক না হওয়ায় গতকাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক জরিমানার চিঠি দিয়েছে। এ বিষয়ে অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি মোহাম্মদ শামসউল ইসলাম জানিয়েছেন আমরা কেন্দ্রীয় ব্যাংককে জানিয়েছিলাম যে আমাদের সিআইবি এখনো প্রচলিত ধারায় চলছে। এজন্য ভুল করে এমনটা ঘটেছে। এ ব্যাখ্যা দেওয়ার পরও জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা মওকুফের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে আপিল করা হবে বলেও জানান তিনি।অগ্রণী ব্যাংক সূত্র জানায় গত বছরের জানুয়ারিতে তানাকা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান সুইস কোয়ালিটি পেপারের ১৪ কোটি টাকা ও ডিসেম্বরে ১৩ কোটি টাকার ঋণপত্র খোলে অগ্রণী ব্যাংক। ঐ সময়ে গ্রুপটি ১০৩ কোটি টাকার ঋণখেলাপি অবস্থায় ছিল। পাশাপাশি সুইস কোয়ালিটি পেপারকে নতুন করে দেওয়া ঋণসুবিধার বিষয়টি এক বছর ধরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ তথ্য ব্যুরোতে সিআইবি যুক্ত করেনি ব্যাংকটি। এ ছাড়া গ্রুপটির অন্য প্রতিষ্ঠান মারহাবা স্পিনিং লিমিটেডের ২৬৯ কোটি টাকার তথ্যও সিআইবিতে যুক্ত করা হয়নি। গত বছরের ডিসেম্বর শেষে তানাকা গ্রুপের কাছে অগ্রণী ব্যাংকের মোট পাওনার পরিমাণ ছিল ৭৭৬ কোটি টাকা। ব্যাংকটির ঋণগ্রহীতার তালিকায় শীর্ষ ৬এর মধ্যে ছিল তানাকা গ্রুপের অবস্থান।এতদিনে সিআইবিতে তথ্য যুক্ত না করায় অগ্রণী ব্যাংকের ব্যাখ্যা গ্রহণযোগ্য নয় বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে। ফলে তথ্য সিআইবিতে যুক্ত করার দায়িত্ব যাদের ছিল তাদের বিষয়ে বিধিমোতাবেক প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/764.csv b/Bangla_fin_news_articles/764.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c77dcdea58e32104b114439c4e0aad98225aa050 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/764.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +764,সৌদি খেজুর চাষে ঋণ দেবে ব্যাংক,2021-10-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সৌদি খেজুরসহ নতুন চার ফসলে কৃষিঋণ দেওয়ার নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মঙ্গলবারবাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষিঋণ বিভাগ থেকে এসংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। দেশে কার্যরত সব তপশিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো ঐ প্রজ্ঞাপনে বলা হয় ২০২১২০২২ অর্থবছরের কৃষিপল্লি ঋণ নীতিমালা ও কর্মসূচিতে বর্ণিত শস্য ফসল ফলফুল ইত্যাদির সঙ্গে সৌদি খেজুর ভিয়েতনামি নারকেল সুইট কর্ন ও কফি চাষ অন্তর্ভুক্ত হবে। সৌদি খেজুর চাষে বাগান পরিচর্যার জন্য একরপ্রতি ১০ লাখ ৫ হাজার ৪০০ টাকা ঋণ পাবেন একজন কৃষক।ভিয়েতনামি নারকেল উত্পাদনে একজন কৃষককে ৪ লাখ ২৯ হাজার টাকা ঋণ দেওয়া হবে। সুইট কর্ন চাষে একরপ্রতি ৬৬ হাজার টাকা এবং কফি চাষ করার জন্য একরে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ৮৪ হাজার টাকা ঋণ দেওয়া হবে প্রত্যেক কৃষককে। প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয় সৌদি খেজুর ভিয়েতনামি নারকেল ও কফি চাষের জন্য সারা বছর ঋণ নিতে পারবেন কৃষক। তবে সুইট কর্নে ঋণ দেওয়া হবে ১৫ নভেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ঋণ পরিশোধের স্বাভাবিক সময়সীমা ফসল সংগ্রহের পর থেকেই শরু হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।উল্লেখ ২০২১২০২২ অর্থবছরে ২৮ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে সরকারি খাতের ব্যাংক ১১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংক ১৭ হাজার ৩৪৬ কোটি টাকা বিতরণ করবে। গত অর্থবছরে ২৬ হাজার ২৯২ কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে বিতরণ করা হয়েছে ২৫ হাজার ৫১১ কোটি টাকা।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/765.csv b/Bangla_fin_news_articles/765.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e63e7466292901b92aebca70da351495bd410696 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/765.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +765,চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সিটি ব্যাংক,2021-10-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,২০২১ সালের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সিটি ব্যাংক তাদের। এ উপলক্ষে মঙ্গলবার ২৬ অক্টোবর সিটি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনলাইনের মাধ্যমে বিনিয়োগকারী শেয়ার বিশ্লেষক এবং গণমাধ্যমের কাছে ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানানো হয়। অনুষ্ঠানটি বিশ্বজুড়ে ওয়েবের মাধ্যমে ইন্টারনেটে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।এ বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত সিটি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৯৭ পয়সা যা ২০২০ সালের একই মেয়াদে ছিল ২ টাকা ৮৯ পয়সা। প্রতিবেদন অনুযায়ী বছরের এই নয় মাসে ব্যাংকটির কর পরবর্তী মুনাফা প্রফিট আফটার ট্যাক্স দাঁড়িয়েছে ৩১৬ কোটি টাকা যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩০৮ কোটি টাকা।আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন ব্যাংকের সাম্প্রতিক কৌশলগত অবস্থান এবং ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা জানান। অনুষ্ঠানে ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার মো. মাহবুবুর রহমান আর্থিক প্রতিবেদনের নানাদিক বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেন। উল্লেখ্য গত কয়েক বছরে সিটি ব্যাংকের কার্যক্রম ও ক্রমোন্নতি আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের নজর কেড়েছে এবং এ আয়োজন ব্যাংকটির সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের সম্পর্ক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/766.csv b/Bangla_fin_news_articles/766.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8c85b210629c6475acdc7427612d43ca6a02bb70 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/766.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +766,ইভ্যালি নিয়ে আতঙ্কিত বা হতাশ হবেন না নতুন পরিচালক,2021-10-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির নতুন বোর্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের এমডি দায়িত্বে পেয়ে অতিরিক্ত সচিব মাহবুব কবীর মিলন ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে পাওনাদার গ্রাহকদের আতঙ্কিত বা হতাশা না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। মঙ্গলবার ২৬ আক্টোবর ফেসবুক স্ট্যাটাসে ইভ্যালির বিষয়ে তিনি এ পরামর্শ দেন।ফেসবুক স্ট্যাটাসে মাহবুব কবীর মিলন লেখেন যা কিছু দেখবেন শুনবেন জানবেন আতঙ্কিত বা হতাশ হবেন না। আস্থা বা বিশ্বাস রাখুন অপেক্ষা করুন। কষ্ট যা হবে আমার হবে। হয়ত তিনগুণ কষ্ট বেড়ে যাবে এই যা। যা হবে বিন্দু পরিমাণ বিচ্যুতি বা অনিয়ম বা ম্যানিপুলেশন থাকবে না। সময় দিন। অপেক্ষা করুন।হাইকোর্টের নির্দেশনায় গঠিত ইভ্যালির নতুন বোর্ডের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়। মঙ্গলবার ধানমন্ডিতে ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ে এ সভা হয়। সেখানে নতুন বোর্ডের চেয়ারম্যানসহ অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।এর আগে প্রতারণার অভিযোগে করা মামলায় ইকমার্স প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালির এমডি মোহাম্মদ রাসেল এবং তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোছা. শামীমা নাসরিনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এরপর আদালতে তোলা হলে আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/767.csv b/Bangla_fin_news_articles/767.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59c8358e08dbc09cbb7bf2488117fe51591adc60 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/767.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +767,ইভ্যালি নিয়ে আতঙ্কিত বা হতাশ হবেন না নতুন পরিচালক,2021-10-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির নতুন বোর্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের এমডি দায়িত্বে পেয়ে অতিরিক্ত সচিব মাহবুব কবীর মিলন ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে পাওনাদার গ্রাহকদের আতঙ্কিত বা হতাশা না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। মঙ্গলবার ২৬ আক্টোবর ফেসবুক স্ট্যাটাসে ইভ্যালির বিষয়ে তিনি এ পরামর্শ দেন।ফেসবুক স্ট্যাটাসে মাহবুব কবীর মিলন লেখেন যা কিছু দেখবেন শুনবেন জানবেন আতঙ্কিত বা হতাশ হবেন না। আস্থা বা বিশ্বাস রাখুন অপেক্ষা করুন। কষ্ট যা হবে আমার হবে। হয়ত তিনগুণ কষ্ট বেড়ে যাবে এই যা। যা হবে বিন্দু পরিমাণ বিচ্যুতি বা অনিয়ম বা ম্যানিপুলেশন থাকবে না। সময় দিন। অপেক্ষা করুন। ..... হাইকোর্টের নির্দেশনায় গঠিত ইভ্যালির নতুন বোর্ডের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়। মঙ্গলবার ধানমন্ডিতে ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ে এ সভা হয়। সেখানে নতুন বোর্ডের চেয়ারম্যানসহ অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।এর আগে প্রতারণার অভিযোগে করা মামলায় ইকমার্স প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালির এমডি মোহাম্মদ রাসেল এবং তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোছা. শামীমা নাসরিনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এরপর আদালতে তোলা হলে আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।ইত্তেফাকএনঅ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/768.csv b/Bangla_fin_news_articles/768.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ef1e7af3cd4befa31e44653bf7a66fad578fc68e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/768.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +768,ইভ্যালিকে বাঁচিয়ে রেখে কার্যক্রম চালাতে চায় পরিচালনা পর্ষদ,2021-10-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইভ্যালিকে বাঁচিয়ে রেখে কার্যক্রম চালানোর চেষ্টা করা হবে বলে জানিয়েছেন বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। হাইকোর্টের নির্দেশনায় গঠিত আলোচিত ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির নতুন বোর্ডের প্রথম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মঙ্গলবার ২৬ অক্টোবর বেলা ১২টায় ধানমন্ডির ইভ্যালির কার্যালয় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে নতুন বোর্ডের চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেন যেহেতু প্রতিষ্ঠানটি অনেক সাধারণ মানুষের স্বার্থসংশ্লিষ্ট তাই আমরা চাইব কীভাবে এটি বাঁচানো যায়। এটি বোর্ডের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। ইভ্যালির অবসায়ন চেয়ে গত ২২ সেপ্টেম্বর কোম্পানি আদালতে ইভ্যালি অবসায়নে কমিটি গঠনের আবেদন করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ১৮ অক্টোবর ইভ্যালির ব্যবস্থাপনার জন্য আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের বোর্ড গঠন করে দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ বোর্ড গঠন করেন। বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন বিভাগের সাবেক সচিব মোহাম্মদ রেজাউল আহসান ওএসডিতে থাকা আলোচিত অতিরিক্ত সচিব মাহবুব কবীর মিলন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফখরুদ্দিন আহম্মেদ ও কোম্পানি আইন বিশেষজ্ঞ আইনজীবী ব্যারিস্টার খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক গত জুন মাসে ইভ্যালির ওপর একটি প্রতিবেদন তৈরি করে। এতে উঠে আসে ইভ্যালির চলতি সম্পদের পরিমাণ ৬৫ কোটি ১৭ লাখ টাকা। এর বিপরীতে প্রতিষ্ঠানটির দেনার পরিমাণ ৪০৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা। গ্রাহকের অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার মামলায় বর্তমানে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন কারাগারে রয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/769.csv b/Bangla_fin_news_articles/769.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9599c2abc5a490305ca8078f0c9aa1fb7f6cf606 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/769.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +769,ইভ্যালিকে বাঁচিয়ে রেখে কার্যক্রম চালাতে চায় পরিচালনা পর্ষদ,2021-10-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইভ্যালিকে বাঁচিয়ে রেখে কার্যক্রম চালানোর চেষ্টা করা হবে বলে জানিয়েছেন বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। হাইকোর্টের নির্দেশনায় গঠিত আলোচিত ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির নতুন বোর্ডের প্রথম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।মঙ্গলবার ২৬ অক্টোবর বেলা ১২টায় ধানমন্ডিরইভ্যালির কার্যালয়এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে নতুন বোর্ডের চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেন যেহেতু প্রতিষ্ঠানটি অনেক সাধারণ মানুষের স্বার্থসংশ্লিষ্ট তাই আমরা চাইব কীভাবে এটি বাঁচানো যায়। এটি বোর্ডের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।ইভ্যালির অবসায়ন চেয়ে গত ২২ সেপ্টেম্বর কোম্পানি আদালতে ইভ্যালি অবসায়নে কমিটি গঠনের আবেদন করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ১৮ অক্টোবর ইভ্যালির ব্যবস্থাপনার জন্য আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের বোর্ড গঠন করে দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ বোর্ড গঠন করেন।বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন বিভাগের সাবেক সচিব মোহাম্মদ রেজাউল আহসান ওএসডিতে থাকা আলোচিত অতিরিক্ত সচিব মাহবুব কবীর মিলন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফখরুদ্দিন আহম্মেদ ও কোম্পানি আইন বিশেষজ্ঞ আইনজীবী ব্যারিস্টার খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ।বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক গত জুন মাসে ইভ্যালির ওপর একটি প্রতিবেদন তৈরি করে। এতে উঠে আসে ইভ্যালির চলতি সম্পদের পরিমাণ ৬৫ কোটি ১৭ লাখ টাকা। এর বিপরীতে প্রতিষ্ঠানটির দেনার পরিমাণ ৪০৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা। গ্রাহকের অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার মামলায় বর্তমানে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন কারাগারে রয়েছেন।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/77.csv b/Bangla_fin_news_articles/77.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1f12a885c927a890399c0543bd517d0b09c33436 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/77.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +77,ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ,2022-07-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসন্ন ঈদুল আজহার ছুটিতে গ্রাহক যেন নিরবচ্ছিন্ন লেনদেন করতে পারেন সেই লক্ষ্যে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা সরবরাহের নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে পয়েন্ট অব সেল পিওএস অনলাইন ইপেমেন্ট গেটওয়ে ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেসের এমএফএস মাধ্যমে গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন লেনদেনেরও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়। দেশের সব ব্যাংক মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডার বা পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার পেমেন্ট সিস্টেম অপারেটরের ব্যবস্হাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে এ নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয় অটোমেটেড টেলার মেশিনের এটিএম ক্ষেত্রে সার্বক্ষণিক সেবা নিশ্চিত করতে হবে। এটিএমে কারিগরি ত্রুটি দেখা দিলে তা দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিরসনের ব্যবস্হা করতে হবে। এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকার সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে প্রতিটি লেনদেনের সর্বোচ্চ সীমা রাখা এবং এটিএম বুথে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্হা নিশ্চিত করতে হবে। পয়েন্ট অব সেলের পিওএস ক্ষেত্রে বলা হয় সার্বক্ষণিক পিওএস সেবা নিশ্চিত করতে হবে জাল জালিয়াতি রোধে মার্চেন্ট এবং গ্রাহককে সচেতন করতে হবে। ইন্টারনেট ব্যাংকিং ও অনলাইন ইপেমেন্ট গেটওয়ের ক্ষেত্রে বলা হয় অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সম্পাদিত লেনদেন ও অনলাইন ইপেমেন্ট গেটওয়েতে কার্ডভিত্তিক কার্ড নট প্রেজেন্ট লেনদেনের ক্ষেত্রে দুই ধরনের যাচাই ব্যবস্হা নিশ্চিত করতে হবে। ৮৫ রেসপন্স কোড সংবলিত লেনদেনের স্টেটমেন্ট রিপোর্ট পাওয়ার পর রিসিভিং ব্যাংক কর্তৃক নিজ উদ্যোগে বেনিফিসিয়ারি গ্রাহকের হিসাবে ফান্ড ক্রেডিট করতে হবে। এছাড়া মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস এমএফএস প্রদানকারী সব ব্যাংক বা তাদের সাবসিডিয়ারি কোম্পানিসমূহ কর্তৃক নিরবচ্ছিন্ন লেনদেন এবং এজেন্ট পয়েন্টে পর্যাপ্ত পরিমাণ নগদ অর্থের সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। ঈদের ছুটিকালীন সিস্টেমসমূহের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে যথাযথ ব্যবস্হা গ্রহণ লেনদেনের তথ্য এসএমএস অ্যালার্ট সার্ভিসের মাধ্যমে গ্রাহককে অবহিত করতে হবে। এছাড়াও ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে সব ধরনের পরিশোধ সেবার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের সতর্কতা অবলম্বনের জন্য গণমাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের প্রচারপ্রচারণার ব্যবস্হা করতে বলা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/770.csv b/Bangla_fin_news_articles/770.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8ee95e5b6bd288010946fe67aca9b080065421df --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/770.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +770,পুঁজিবাজারে দরপতন অব্যাহত আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা,2021-10-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চলতি সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ২৬ অক্টোবর সূচক বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হলে কিছুক্ষণ পর থেকেই সূচক নামতে শুরু করেছে। লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উভয় বাজারে সূচক ও বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়লেও সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আবারো সূচক পড়তে থাকে।বেলা সাড়ে ১১টায় এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৩ পয়েন্ট কমে যায়। তবে পুঁজিবাজারে আরও দরপতন হতে পারে এই ভয়ে ব্যক্তি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের দেখাদেখি সাধারণ বিনিয়োগকারীরাও শেয়ার বিক্রি করছেন। তারা বলছেন দিন যতই যাচ্ছে মার্কেটে দরপতন তত বেশি হচ্ছে। এখন শেয়ারের যে দাম রয়েছে বিক্রি করলে লোকসান কম হবে।বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করেন বাজারের এ অবস্থায় লোকসান কমাতে এখন শেয়ার বিক্রি করে টাকা তুলে নিচ্ছে বিনিয়োগকারীরা। বাজারে মূল্য সংশোধন হচ্ছে। আর আমাদের দেশের বিনিয়োগকারীরা প্যানিক হয়ে শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছেন। ব্যক্তি প্রাতিষ্ঠানিক কিংবা সাধারণ বিনিয়োগকারী বলেন কারও আচরণ পরিবর্তন হচ্ছে না। সবাই হুজুগেই বিনিয়োগ করছেন। তিনি বলেন হুজুগে শেয়ার বিক্রি না করে অপেক্ষা করুণ বাজার ইতিবাচক ধারায় ফিরবে।ডিএসইর তথ্যমতে সকালে লেনদেন শুরুর ৫ মিনিটে সূচক ৬৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৯৪৮ পয়েন্টে দাঁড়ায়। কিন্তু এরপর বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির চাপে সূচক কমতে শুরু করে। এ অবস্থায় সূচক উঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে। সব মিলে দিনের প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ৩৬৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ২৬৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে। কমেছে ৫২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টি কোম্পানির শেয়ার দর।এর আগের সর্বশেষ ১০ কার্যদিবসের মধ্যে ৯ দিন পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছে। তাতে ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ৪৮২ পয়েন্ট। সূচক ও বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমায় ডিএসই থেকে বিনিয়োগকারীদের পুঁজি কমেছে ২৭ হাজার ১৫২ কোটি ১ লাখ ৩ হাজার টাকা। এর মধ্যে সোমবার সূচক ১২০ পয়েন্ট কমায় বিনিয়োগকারীদের পুঁজি কমেছে ৮ হাজার ৮৬ কোটি ৩৭ লাখ ২৮ হাজার টাকা।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/771.csv b/Bangla_fin_news_articles/771.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c4b2b2e5e69bcd1affcb58b30744d715a655de00 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/771.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +771,২১ দিনে দেশে এসেছে ১২০ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স,2021-10-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অক্টোবর মাসের প্রথম ২১ দিনে ১২০ কোটি ৭০ লাখ ১ দশমিক ২০৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ৫০ পয়সা ধরে যার পরিমাণ দাঁড়ায় ১০ হাজার ৩১৯ কোটি টাকা।চলমান ধারা অব্যাহত থাকলে মাসের শেষে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ১৭০ কোটি ডলার আসবে বলে ধারণা করছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা। গত বছর করোনার মধ্যেও চাঙ্গা থাকা অর্থনীতির সবচেয়ে ভালো সূচক ছিল প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। কিন্তু গত কয়েক মাস ধরে এ সূচক ধারাবাহিকভাবে কমছে।রেমিট্যান্সপ্রবাহ কমে যাওয়ার কয়েকটি কারণ উল্লেখ করে খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন গত বছরের শুরুতে মহামারি করোনার কারণে প্রবাসীরা এক ধরনের অনিশ্চয়তা থেকে তাদের জমানো টাকা দেশে পাঠিয়েছিলেন। অনেকে চাকরি হারিয়ে কিংবা ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করে সব অর্থ দেশে এনেছেন। তাছাড়া গত বছরের শুরুতে করোনার স্থবিরতার কারণে হুন্ডিপ্রবণতা কমে যায়।ফলে ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ পাঠানো বেড়ে যায়। এসব কারণে মহামারির মধ্যেও রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়ে। এখন করোনা পরিস্থিতি উন্নতি হচ্ছে। অনেক দেশে ভ্রমণযোগাযোগ ও ব্যবসাবাণিজ্য সচল হয়েছে। ফলে ব্যাংকিং চ্যানেলের বাইরে অর্থের চাহিদা বেড়ে গেছে। এ কারণে বৈধ চ্যানেলে প্রবাসী আয় কমছে। এছাড়া অনেকে দেশে এসে আটকা পড়েছেন। আবার অনেক প্রবাসী নতুন করে ব্যবসা শুরু করতে গিয়ে দেশে রেমিট্যান্স পাঠানো কমিয়ে দিয়েছেন। এসব কারণে রেমিট্যান্স নেতিবাচক ধারায় রয়েছে। তবে শ্রম রপ্তানি শুরু হওয়ায় শিগিগরই আবার প্রবাসী আয় ইতিবাচক হবে বলে প্রত্যাশা করছেন ব্যাংকাররা।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে চলতি অক্টোবর মাসের ৩ থেকে ২১ তারিখ পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পাঁচ বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪ কোটি ৫৪ লাখ মার্কিন ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৯২ কোটি ৯৪ লাখ মার্কিন ডলার। বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৫ লাখ ডলার। দুটি বিশেষায়িত ব্যাংকের মধ্যে একটিতে এসেছে ২ কোটি ৬৪ লাখ মার্কিন ডলার। ....ছবি সংগৃহীতচলতি মাসের ২১ দিনে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। ব্যাংকটির মাধ্যমে ৩১ কোটি ১৫ লাখ ডলার এসেছে। এরপর ডাচ্বাংলা ব্যাংকে প্রায় ১৩ কোটি ৭৯ লাখ ডলার অগ্রণী ব্যাংকে ৯ কোটি ৯৪ লাখ ও সোনালী ব্যাংক ৮ কোটি ১৩ লাখ ডলার এবং ব্র্যাক ব্যাংকে এসেছে ৬ কোটি ৩২ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়। আলোচ্য সময়ে সরকারি বিডিবিএল রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক পুলিশের কমিউনিটি ব্যাংক বিদেশি ব্যাংক আলফালাহ হাবিব ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তানের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী সর্বশেষ গেল সেপ্টেম্বর মাসে দেশে ১৭২ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। প্রবাসী আয়ের এ অঙ্ক গত ১৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। তার আগে ২০২০ সালের মে মাসে দেশে ১৫০ কোটি ডলার সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স এসেছিল।এছাড়া গত তিন মাস ধরে ধারাবাহিক রেমিট্যান্স কমছে। এর আগে গত আগস্ট মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৮১ কোটি ডলার। যা তার আগের মাস জুলাইয়ের চেয়ে ৬ কোটি ১৪ লাখ ডলার কম। এছাড়া আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৫ কোটি ৩৮ লাখ বা প্রায় ৮ শতাংশ কম। এর আগে চলতি বছরের জুলাইয়ে দেশে ১৮৭ কোটি ১৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসে। যা তার আগের মাস জুনের চেয়ে ৬ কোটি ৯৩ লাখ ডলার কম। এছাড়া আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ২৮ শতাংশ কম। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী গত ২০২০২১ অর্থবছরে ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে আসে। যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি। এর আগে কোনো অর্থবছরে এত পরিমাণ রেমিট্যান্স আসেনি বাংলাদেশে।এর আগে ২০১৯২০ অর্থবছরে ১ হাজার ৮২০ কোটি ডলার বা ১৮ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। অর্থবছর হিসেবে যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণ। তারও আগে ২০১৮১৯ অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্স আহরণের রেকর্ড হয়। ঐ সময় ১ হাজার ৬৪২ কোটি ডলার রেমিট্যান্স আসে দেশে।২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা দিচ্ছে সরকার। অর্থাত্ কোনো প্রবাসী ১০০ টাকা দেশে পাঠালে তার সঙ্গে আরো ২ টাকা যোগ করে মোট ১০২ টাকা পাচ্ছেন সুবিধাভোগী।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/772.csv b/Bangla_fin_news_articles/772.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1d30301897a288749bf0d7de99bb938402f0f15a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/772.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +772,‘নগদ’এর ২ বিজয়ী উপহার নিলেন তামিমের হাত থেকে,2021-10-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদএর চলমান ক্যাশইন ক্যাম্পেইনে অংশ নেওয়া বিজয়ীদের মাঝে মোটরবাইক হস্তান্তর করেছেন প্রতিষ্ঠানটির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর তামিম ইকবাল। রবিবার ২৪ অক্টোবর টি২০ বিশ্বকাপ ম্যাচের পর ৭১ টিভিতে নগদ প্রেজেন্ট তামিম ইকবাল শোতে এসে দুই বিজয়ী বাংলাদেশ ওয়ানডে ক্রিকেট দলের অধিনায়ক তামিম ইকবালের কাছ থেকে মোটরবাইক বুঝে নেন।টি২০ বিশ্বকাপ উপলক্ষে নগদএর আকর্ষণীয় এই ক্যাশইন ক্যাম্পেইনে এ সপ্তাহের বিজয়ীরা হলেন খন্দকার রিয়াজুল হক ও মো. মাজহারুল ইসলাম। তারা দুজনই ঢাকার অধিবাসী। বাইক হস্তান্তরের সময় তামিম ইকবাল বিজয়ীদের সঙ্গে কথা বলেন।নগদএর ক্যাশইন ক্যাম্পেইন নিয়ে তামিম ইকবাল বলেন দেশের সাধারণ মানুষের ক্রিকেটের প্রতি এই যে ভালোবাসা সে কারণেই বাংলাদেশের ক্রিকেট এক সময় অনেক উচ্চতায় উঠবে। নগদএর কুইজে অংশ নিয়ে বেশি বেশি বোনাস পাওয়ার পাশাপাশি বাইক জেতার সুযোগ সবারই নেওয়া উচিৎ।ক্যাম্পেইনটির বিষয়ে নগদএর চিফ মার্কেটিং অফিসার সিএমও শেখ আমিনুর রহমান বলেন গ্রাহকদের জন্য সব সময় আকর্ষণীয় অফারসহ সেরা সেবা নিশ্চিত করে নগদ। আর সে কারণেই নগদ আজ সাড়ে ৫ কোটি গ্রাহকের আস্থা আর নির্ভরতার জায়গা।গ্রাহকদের জন্য নগদএর বিশেষ ক্যাম্পেইনটি চলবে আগামী ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত। ক্যাম্পেইনটির আওতায় নগদ গ্রাহকেরা ক্যাশইন বা অ্যাড মানি মোবাইল রিচার্জ ও টি২০ কুইজ খেলে প্রতিদিন জিতে নিতে পারবেন একটি করে মোটরবাইক। পাশাপাশি প্রতি মিনিটে ক্যাশইন করা প্রথম পাঁচজন গ্রাহক পাবেন ১০০ টাকা পর্যন্ত বোনাস।টি২০ কুইজে অংশ নেওয়ার পদ্ধতিচলমান টি২০ বিশ্বকাপ উপলক্ষে প্রতিদিন মোটরবাইক জেতা ও বোনাস পাওয়ার ক্যাম্পেইন চালু করেছে নগদ। এ জন্য গ্রাহকদের নগদ অ্যাকাউন্টে উদ্যোক্তা পয়েন্ট থেকে সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা ৫৯ মিনিটের মধ্যে নূন্যতম ১ হাজার টাকা ক্যাশইন অথবা যেকোনো ব্যাংকের ভিসা বা মাস্টার কার্ড থেকে নুন্যতম ১ হাজার টাকা বা তার বেশি টাকা অ্যাড মানি করতে হবে।ক্যাম্পেইনটির আওতায় মোটরবাইক জিততে চাইলে গ্রাহককে ১ হাজার টাকা বা তার বেশি ক্যাশইন বা অ্যাড মানি করতে হবে পাশাপাশি যেকোনো পরিমাণ মোবাইল রিচার্জ ও নগদ অ্যাপের মাধ্যমে টি২০ কুইজ খেলতে হবে। এই তিনটি কাজ করতে হবে একসাথে। টি২০ কুইজে করা সর্বোচ্চ স্কোরের ভিত্তিতে প্রতিদিন একজন গ্রাহক মোটরবাইক বিজয়ী হতে পারবেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/773.csv b/Bangla_fin_news_articles/773.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..320cca471a133111f144176f3cb412d6bb0f4775 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/773.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +773,আকিজ সিরামিক্সের আয়োজনে চট্টগ্রামে ‘আর্কিটেক্টস নাইট’,2021-10-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আকিজ সিরামিক্স ও বোর্ডের আয়োজনে চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হলো আর্কিটেক্টস নাইট। শনিবার ২৩ অক্টোবর চট্টগ্রামের প্রতিভাবান ও খ্যাতনামা আর্কিটেক্টদের অংশগ্রহণে রেডিসন ব্লু বে ভিউ হোটেলে এই মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়।আগত অতিথিদের কাছে আকিজ সিরামিক্স ও বোর্ডের লেটেস্ট সব প্রোডাক্ট নিয়ে তৈরি করা পোর্টফোলিও উপস্থাপন করা হয়। উপস্থিত প্রত্যেকেই নিজ নিজ বক্তব্যে আকিজ সিরামিক্স এবং বোর্ডের ইনোভেশন নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। ভবিষ্যতেও এভাবে প্রতিটি পণ্যে আকিজ সবার থেকে এগিয়ে থাকবে তারা এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।অনুষ্ঠানের শেষ ধাপে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় গানের দল জলের গানএর পারফর্মেন্সে পুরো অনুষ্ঠানটিই আনন্দমুখর হয়ে ওঠে। এবং সবশেষে ডিনারের আয়োজনে এবারের আর্কিটেক্ট্স নাইটের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।অনুষ্ঠানে আর্কিটেক্টদের শীর্ষ সংগঠন আইএবি চিটাগং চ্যাপ্টার থেকে সামনের সারির সকলের অংশগ্রহণ করেন। সংগঠনের চেয়ারম্যান আর্কিটেক্ট আশিক ইমরানের সঙ্গে ডেপুটি চেয়ারম্যান আর্কিটেক্ট ফারুক আহমেদ এবং সেক্রেটারি আর্কিটেক্ট ফজলে ইমরান চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে আকিজ সিরামিক্স এবং বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/774.csv b/Bangla_fin_news_articles/774.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..37bcb94c75f033002c7c809aa54926266ad2762b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/774.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +774,শেয়ারবাজারে দরপতন নয় সংশোধন হচ্ছে বিশেষজ্ঞ,2021-10-25,শফিকুল ইসলাম,চলতি সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ২৫ অক্টোবর দেশের পুঁজিবাজারে বড় দরপতন হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসইতে সূচক কমেছে ১২০ পয়েন্ট। চট্টগ্রাম এক্সচেঞ্জে সিএসই কমেছে ৪২৬ পয়েন্ট। যা গত ৬ মাস ২১ দিনের মধ্যে উভয় পুঁজিবাজারে সর্বোচ্চ সূচক পতন।পুঁজিবাজারের এমন পরিস্থিতি নিয়ে আতঙ্কে রয়েছে দেশের বিনিয়োগকারীরা। তারা মনে করছেন শেয়ারবাজার আবারো ধসের মুখে পড়তে যাচ্ছে। এ অবস্থায় অনেকেই লোকসান হলেও পুঁজিবাজার ছেড়ে দিতে চাইছেন।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনৈতিক বিভাগের শিক্ষক আবু আহমেদ ইত্তেফাক অনলাইনকে জানান পুঁজিবাজার উঠানামা করবে এটাই স্বাভাবিক। গত কয়েক মাস আগে রাতারাতি যেভাবে সূচক উর্ধ্বমুখী ছিলো তখনই একটা ভয় কাজ করছিলো। সেখান থেকে মার্কেট কারেকশন হবে এটাই স্বাভাবিক। তবে আমার কাছে মনে হয় কারেকশনটা একটু বেশিই হয়ে গেছে। . ........ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশ্যে আবু আহমেদ বলেন অনেকেই অতিলোভের আশায় না বুঝেই শেয়ার কিনে থাকেন। আমি মনে করি তারা যে খুব বেশি লাভবান হচ্ছে তা নয়। তার মূল কারণ তারা হুট করে বেশি দামের শেয়ার কিনলেও ঐ সব বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার ভালো না।তবে দেশের পুঁজিবাজার অস্থিতিশীল হওয়ার পেছনে জুয়াড়িদেরই দায়ী করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই শিক্ষক। তিনি মনে করেন জুয়াড়িরা নাম সর্বস্ব কিছু শেয়ারের দাম বাড়িয়ে তারা বড় ধরনের লাভ নিয়ে মার্কেট থেকে চলে যায় আর ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা ঠিকমতো মার্কেট না বুঝায় তেমন লাভবান হতে পারেন না। . ........বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন মার্কেট যথেষ্ট কারেকশন হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এই মূহুর্তে যারা ধৈর্য ধরে থাকতে পারবে তারা হয়তো লাভবান হবে। তবে খারাপ কোম্পানিগুলোর শেয়ার বাড়ার সম্ভাবনা খুবই কম।বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা দেখি শেয়ারবাজার সম্পর্কে প্রাথমিক কোনো ধারণা ছাড়াই বিনিয়োগকারীরা বাজারে বিনিয়োগ করে বসেন। এ কারণে তাদের বেশি লোকসান হয়। শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের আগে অবশ্যই এই বাজার সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা থাকা উচিত। বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন বাজারের সূচক ও শেয়ারের দামের উত্থানপতন অত্যন্ত স্বাভাবিক প্রবণতা। কোম্পানিগুলোর কোনো লাভ না হলেও ইনডেক্স বাড়ানো হয়েছে। এতে অনেক কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়ে গেছে। এ ধরনের বাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা দরকার।পুঁজিবাজারে বেশ কিছুদিন ধরে চলমান মন্দার বিষয়ে সাবেক এই চেয়ারম্যান বলেন আমাদের বাজারে প্রায়ই দেখা যায় কিছু কিছু কোম্পানির শেয়ারের দাম যৌক্তিক কোনো কারণ ছাড়াই হঠাৎ করে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে। তাতে অনেক বিনিয়োগকারী দ্রুত লাভের আশায় সেসব শেয়ারে বিনিয়োগে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। এটি খুবই ভুল সিদ্ধান্ত। বরং সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া যখন কোনো কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ে তখন সেখানে বিনিয়োগ থেকে বিরত থাকা উচিত।তাই দাম বাড়তে থাকলে কোনো খোঁজখবর না নিয়ে কোনো শেয়ারে বিনিয়োগ করা উচিত না। বিনিয়োগকারীদের মনে রাখতে হবে কারসাজিকারীরা তাঁদের স্বার্থেই কারসাজির ঘটনা ঘটান। দাম বাড়িয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রলুব্ধ করা তাঁদের একধরনের কৌশল।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/775.csv b/Bangla_fin_news_articles/775.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..96bce0f86fe035d3e6c006777415ad302997f31b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/775.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +775,পুঁজিবাজারে টানা দরপতনে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ,2021-10-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পুঁজিবাজারে টানা দরপতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন বিনিয়োগকারীরা। সোমবার ২৫ অক্টোবর রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সামনে তারা বিক্ষোভ করে। জানা যায় গত কয়েক দিন ধরে দেশের পুঁজিবাজারে বড় দরপতনের মাধ্যমে লেনদেন চলছে। রবিবার ২৪ অক্টোবর সপ্তাহের দাফতরিক কার্যদিবসের প্রথমদিনেই এই বড় পতন হয়। এদিকে সোমবার ২৫ অক্টোবর আড়াই ঘণ্টার মধ্যে ১৬৪ পয়েন্টের পতন সব ছাড়িয়ে যায়। এ অবস্থায় রাস্তায় নামতে বাধ্য হয় বিনিয়োগকারীরা। বিনিয়োগকারীদের দাবি দ্রুত দরপতন থেকে পুঁজিবাজারকে উত্থানে ফেরানোর পাশাপাশি গত ১০ অক্টোবর থেকে চলা এ দরপতনের পেছনে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এদিকে এরইমধ্যে ১০ অক্টোবরের ৭৩৬৮ পয়েন্টের সূচক সোমবার ২৫ অক্টোবর দুপুর ১২টা ৩৬ মিনিটে ৬৮৪১ পয়েন্ট নেমে যায়। এ ক্ষেত্রে সূচক কমে ৫২৭ পয়েন্ট বা ৭ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/776.csv b/Bangla_fin_news_articles/776.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..504be87455910fe18aa8786e4fed826e47d5a5e0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/776.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +776,আবারো ধসের মুখে শেয়ার বাজার,2021-10-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কয়েকমাস ধরেই দেশের শেয়ার বাজারে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। প্রতিদিনই সূচক কমছে লাফিয়ে লাফিয়ে। তবে গত প্রায় সাত মাসের মধ্যে এতোটা দরপতন দেখেনি দেশের দুই পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চরম হতাশা বিরাজ করছে। চলতি সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ২৫ অক্টোবর দেশের পুঁজিবাজারে বড় দরপতন হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসইতে সূচক কমেছে ১২০ পয়েন্ট। চট্টগ্রাম এক্সচেঞ্জে সিএসই কমেছে ৪২৬ পয়েন্ট। এদিকে দরপতনের প্রতিবাদে দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে মানববন্ধন করেছেন বিনিয়োগকারীরা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সামনে এ মানববন্ধন করেন তারা। এ সময় দ্রুত দরপতন থেকে পুঁজিবাজারকে উত্থানে ফেরানোর দাবি জানানো হয়। একইসঙ্গে গত ১০ অক্টোবর থেকে চলা এ দরপতনের পেছনে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে তদন্ত কমিটি গঠন করারও দাবি জানান বিনিয়োগকারীরা। ...... আবারো ধসের মুখে শেয়ার বাজার ... . ডিএসই ও সিএসইর তথ্য মতে সোমবার দিনভর অস্থিরতার মধ্যদিয়ে লেনদেন হয়েছে। এদিন সূচক পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেনের শুরু হয়। যা অব্যাহত ছিল দুপুর ১২টা ৩৬ মিনিট পর্যন্ত। এসময়ে আগের দিনের চেয়ে সূচক কমেছে ১৬৩ পয়েন্ট। তবে পরের ২ ঘণ্টা লেনদেন হয়েছে সূচক উঠানামার মধ্যদিয়ে। আজ দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ১২০ পয়েন্ট। যা চলতি বছরের ৪ এপ্রিলের পর সর্বোচ্চ সূচক পতন। ওই দিন ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছিল ১৮১ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি প্রতিষ্ঠানের ৩১ কোটি ৬৩ লাখ ৬০ হাজার ৭১২টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩০৭টির শেয়ারের দাম কমেছে বেড়েছে ৪৭টির। আর অপরিবর্তিত ছিল ২২টির। আজ ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ কোটি ৪৩ লাখ ১৯ হাজার টাকার শেয়ার। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪৭১ কোটি ৪ লাখ ৬২ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কিছুটা কমেছে। ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ডেল্টা লাইফের শেয়ারের। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড। তৃতীয় স্থানে ছিল ফরচুন সুজ। এরপর যথাক্রমে ছিল ওরিয়ন ফার্মাসিটিউক্যালস ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো স্কয়ার ফার্মা জেনেক্স ইনফোসেস আইএফআইসি ব্যাংক লাফার্জহোলসিম এবং এনআরবিবিসি ব্যাংক লিমিটেড। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪২৬ পয়েন্ট কমে ২০ হাজার ১৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৯৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪১টির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২৪৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৯টির শেয়ারের দাম। এ বাজারে লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি ৬০ লাখ ২৭ হাজার ৫২৪ টাকার শেয়ার। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৯ কোটি ৯৮ লাখ ৮১ হাজার ৭৭১ টাকার শেয়ার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/777.csv b/Bangla_fin_news_articles/777.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1d3a67df6f7048a739bf612e5a379b91d8cb5ff7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/777.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +777,পুঁজিবাজারে টানা দরপতনে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ,2021-10-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পুঁজিবাজারে টানা দরপতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন বিনিয়োগকারীরা। সোমবার ২৫ অক্টোবর রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সামনে তারা বিক্ষোভ করে।জানা যায় গত কয়েক দিন ধরে দেশের পুঁজিবাজারে বড় দরপতনের মাধ্যমে লেনদেন চলছে। রবিবার ২৪ অক্টোবর সপ্তাহের দাফতরিক কার্যদিবসের প্রথমদিনেই এই বড় পতন হয়। এদিকে সোমবার ২৫ অক্টোবর আড়াই ঘণ্টার মধ্যে ১৬৪ পয়েন্টের পতন সব ছাড়িয়ে যায়। এ অবস্থায় রাস্তায় নামতে বাধ্য হয় বিনিয়োগকারীরা। বিনিয়োগকারীদের দাবি দ্রুত দরপতন থেকে পুঁজিবাজারকে উত্থানে ফেরানোর পাশাপাশি গত ১০ অক্টোবর থেকে চলা এ দরপতনের পেছনে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।এদিকে এরইমধ্যে ১০ অক্টোবরের ৭৩৬৮ পয়েন্টের সূচক সোমবার ২৫ অক্টোবর দুপুর ১২টা ৩৬ মিনিটে ৬৮৪১ পয়েন্ট নেমে যায়। এ ক্ষেত্রে সূচক কমে ৫২৭ পয়েন্ট বা ৭ শতাংশ।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/778.csv b/Bangla_fin_news_articles/778.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..37e039c7c2867464b543d562e4b475d1024fab2a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/778.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +778,আবারো ধসের মুখে শেয়ার বাজার,2021-10-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কয়েকমাস ধরেই দেশের শেয়ার বাজারে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। প্রতিদিনই সূচক কমছে লাফিয়ে লাফিয়ে। তবে গত প্রায় সাত মাসের মধ্যে এতোটা দরপতন দেখেনি দেশের দুই পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চরম হতাশা বিরাজ করছে।চলতি সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ২৫ অক্টোবর দেশের পুঁজিবাজারে বড় দরপতন হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসইতে সূচক কমেছে ১২০ পয়েন্ট। চট্টগ্রাম এক্সচেঞ্জে সিএসই কমেছে ৪২৬ পয়েন্ট।এদিকে দরপতনের প্রতিবাদে দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে মানববন্ধন করেছেন বিনিয়োগকারীরা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সামনে এ মানববন্ধন করেন তারা। এ সময় দ্রুত দরপতন থেকে পুঁজিবাজারকে উত্থানে ফেরানোর দাবি জানানো হয়। একইসঙ্গে গত ১০ অক্টোবর থেকে চলা এ দরপতনের পেছনে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে তদন্ত কমিটি গঠন করারও দাবি জানান বিনিয়োগকারীরা। . ........ডিএসই ও সিএসইর তথ্য মতে সোমবার দিনভর অস্থিরতার মধ্যদিয়ে লেনদেন হয়েছে। এদিন সূচক পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেনের শুরু হয়। যা অব্যাহত ছিল দুপুর ১২টা ৩৬ মিনিট পর্যন্ত। এসময়ে আগের দিনের চেয়ে সূচক কমেছে ১৬৩ পয়েন্ট। তবে পরের ২ ঘণ্টা লেনদেন হয়েছে সূচক উঠানামার মধ্যদিয়ে। আজ দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ১২০ পয়েন্ট। যা চলতি বছরের ৪ এপ্রিলের পর সর্বোচ্চ সূচক পতন। ওই দিন ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছিল ১৮১ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট।এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি প্রতিষ্ঠানের ৩১ কোটি ৬৩ লাখ ৬০ হাজার ৭১২টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩০৭টির শেয়ারের দাম কমেছে বেড়েছে ৪৭টির। আর অপরিবর্তিত ছিল ২২টির।আজ ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ কোটি ৪৩ লাখ ১৯ হাজার টাকার শেয়ার। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪৭১ কোটি ৪ লাখ ৬২ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কিছুটা কমেছে।ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ডেল্টা লাইফের শেয়ারের। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড। তৃতীয় স্থানে ছিল ফরচুন সুজ। এরপর যথাক্রমে ছিল ওরিয়ন ফার্মাসিটিউক্যালস ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো স্কয়ার ফার্মা জেনেক্স ইনফোসেস আইএফআইসি ব্যাংক লাফার্জহোলসিম এবং এনআরবিবিসি ব্যাংক লিমিটেড।অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪২৬ পয়েন্ট কমে ২০ হাজার ১৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৯৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪১টির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২৪৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৯টির শেয়ারের দাম। এ বাজারে লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি ৬০ লাখ ২৭ হাজার ৫২৪ টাকার শেয়ার। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৯ কোটি ৯৮ লাখ ৮১ হাজার ৭৭১ টাকার শেয়ার।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/779.csv b/Bangla_fin_news_articles/779.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..15078f24e09b58f3262a1e3a155616de294ea021 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/779.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +779,সমুদ্র অর্থনীতির সুফল পেতে সঠিক পরিকল্পনা প্রয়োজন,2021-10-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার মোট আয়তন ৬৬৪ কিলোমিটার কিন্তু মাছ আহরণ করা হয় মাত্র ৬০ কিলোমিটারের মধ্যে। আর তাই মাছের বৈশ্বিক উত্পাদনে বাংলাদেশের হিস্যা মাত্র ২ দশমিক ৬ শতাংশ। অথচ চীন একাই বিশ্বের ৬১ শতাংশ মাছের জোগান দিচ্ছে।একইভাবে সাগরের সীমানায় মালিকানা প্রতিষ্ঠা হলেও এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে সমুদ্র বক্ষের বিপুল পরিমাণ তেল ও গ্যাস। শুধু মাছ কিংবা খনিজসম্পদ নয় নিজেদের সীমানার সাগরকে ব্যবহার করে পালটে দেওয়া যেতে পারে বাংলাদেশের পুরো অর্থনীতির চিত্র।গতকাল রবিবার এফবিসিসিআই কার্যালয়ে আয়োজিত ব্লু ইকোনমি সম্ভাবনা ও করণীয় শীর্ষক কর্মশালার প্রবন্ধে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল অব. মো. খুরশেদ আলম। তিনি জানান বাংলাদেশের যে সমুদ্রসীমা আছে তা মূল ভূখণ্ডের ৮১ ভাগের সমান।পুরো বিশ্বে আন্তর্জাতিক সমুদ্রপথে দেড় লাখ জাহাজ চলাচল করে সেখানে বাংলাদেশের জাহাজ মাত্র ৭০টি। অথচ এই পথে পণ্য পরিবহনের অর্থনীতির আকার ৯০০ কোটি ডলার। এছাড়া কনটেইনার নির্মাণেও বাংলাদেশের সম্ভাবনা রয়েছে। ৭৪ শতাংশ কনটেইনার ব্যবহার হয় এশিয়া অঞ্চলে। প্রতি বছর ১৫ শতাংশ হারে বাণিজ্যের প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। অর্থাত্ ভবিষ্যতে কনটেইনারের চাহিদা আরো বাড়বে। বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি বন্দর থাকলেও তা মাদার ভেসেলের জন্য উপযোগী নয়। এমন অবস্থায় মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মিত হলে তা সুনীল অর্থনীতির সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে সহায়তা করবে।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন সুনীল অর্থনীতি বাংলাদেশে বিনিয়োগের নতুন সম্ভাবনাময় খাত। এ খাত থেকে আগামী কয়েক বছরেই ১০০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি করা সম্ভব। কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম এমপি বলেন সমুদ্র অর্থনীতিকে কাজে লাগানোর পরিকল্পনার সঙ্গে সঙ্গে এই সম্পদ সংরক্ষণের নীতিও গ্রহণ করতে হবে। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন এলডিসিপরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ ও কর্মসংস্থান তৈরিতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে সমুদ্র অর্থনীতি। এর আগে প্যানেল আলোচনায় বক্তব্য রাখেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। তিনি বলেন ব্লু ইকোনমি নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। এ খাতের সম্ভাবনা নিয়ে কোনো দ্বিমত নেই। কিন্তু এখনো কোনো পরিকল্পনা নেই। এই খাতের অভিভাবক কে তা নিয়েও সংশয় রয়েছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় যার যার মতো কাজ না করে বিডা নিজে তত্ত্বাবধান করলে দ্রুত সুফল পাওয়া যেতে পারে।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/78.csv b/Bangla_fin_news_articles/78.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5d2008414493f55cb5fbdb8641ec054997a9d757 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/78.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +78,বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর কাল থেকে ৮ দিন বন্ধ,2022-07-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মুসলমানদের ধর্মীয় উত্সব পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্হলবন্দর আট দিন বন্ধ থাকবে। এ সময় সকল প্রকার আমদানিরপ্তানি কার্যক্রমও বন্ধ থাকবে। মঙ্গলবার ৫ জুলাই রাতে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর আমদানিরপ্তানি গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক কুদরতইখুদা মিলন এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশন ও স্থলবন্দর আমদানিরপ্তানি গ্রুপসহ উভয় দেশের ব্যাবসায়ীদের সম্মতিতে ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত বন্দর দিয়ে সকল প্রকার আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ১৬ জুলাই সকাল থেকে বন্দর কার্যক্রম পুনরায় সচল হবে বলেও জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/780.csv b/Bangla_fin_news_articles/780.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2bf63d94e30285e3cb721deacd438a0ef9f49fe1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/780.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +780,জেসিআই বাংলাদেশ উদ্যোক্তা সামিট অনুষ্ঠিত,2021-10-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ উদ্যোক্তা সামিট এবং তরুণ উদ্যোক্তা সম্মাননা২০২১। শনিবার ২৩ অক্টোবর রাজধানীর লা মেরিডিয়ান হোটেলে আয়োজন করা হয় এই উদ্যোক্তা সামিট এবং তরুণ উদ্যোক্তা সম্মাননা অনুষ্ঠানের।সম্মাননা অনুষ্ঠানের শুরুতে চেঞ্জ মেকারস বিভাগে বাংলাদেশের আটজন উল্লেখযোগ্য উদ্যোক্তাদের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য সম্মানিত করা হয়। তাদের মধ্যে ছিলেন তাহমিনা তান্না নাতাশা হায়াত রোকসানা সামাদ আফিফ জুবায়ের জামান আতাউর রহিম চৌধুরী এমরান ফাহাদ সুমাইয়া মৌসিনিন এবং রকিবুল হাসান। পরবর্তীতে জেসিআই বাংলাদেশের কতিপয় সদস্যকে উদ্যোক্তা হিসেবে তাদের সাফল্য এবং একইসাথে জেসিআইএর ভিশন ও মিশনকে এগিয়ে নেওয়ায় অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ সম্মাননা প্রদান করা হয়।অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন জেসিআই বাংলাদেশের সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদ এলিট। সম্মাননাপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বর্তমান সময়ে বাণিজ্যিক উদ্যোগের হার বৃদ্ধি করা কতোটা গুরুত্বপূর্ণ সে বিষয়ে আলোকপাত করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ড. মো. এনামুর রহমান এমপি এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন জেসিআই বাংলাদেশের প্রাক্তন সভাপতি ও বাংলাদেশ স্কাউটসের জাতীয় কমিশনার সাফিনা রহমান ও গেস্ট অব অনার হিসেবে ছিলেন মুন্সিগঞ্জ২ পার্লামেন্টের সদস্য শাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি।অনুষ্ঠানের আহ্বায়কের দায়িত্বে ছিলেন জেসিআই বাংলাদেশের নির্বাহী সহসভাপতি জনাব এরফান হক এবং সহকারী আহ্বায়কের দায়িত্বে ছিলেন সহসভাপতি জনাব আবদুল্লাহ শাফি। তরুণ উদ্যোক্তাদের অনুপ্রাণিত করার পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে জেসিআই বাংলাদেশ অনুষ্ঠান শেষে মাসব্যাপী বিজনেস আইডিয়া প্রতিযোগিতার ঘোষণা দেয়।২০২০ সালের সমীক্ষা অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৬৩ দশমিক ৭ শতাংশ ৩৫ বছরেরও কম বয়সী। জেসিআই বাংলাদেশ বিশ্বাস করে তরুণ উদ্যোক্তাদেরকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে জনগোষ্ঠীর এই লভ্যাংশকে জনশক্তিতে পরিণত করা সম্ভব। তরুণদেরকে বাণিজ্যিক উদ্যোগ গ্রহণে উৎসাহিত করার লক্ষ্য নিয়েই জেসিআই বাংলাদেশ দারাজ ও আহমেদ ফুডের সহায়তায় এই সম্মাননা অনুষ্ঠান আয়োজন করে যেখানে জেসিআইএর সদস্য এবং অসদস্য উদ্যোক্তাদেরকে তাদের অসামান্য সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে সম্মাননা পুরষ্কার দেওয়া হয়। এর পাশাপাশি একই ভেন্যুতে জেসিআই বাংলাদেশের উদ্যোগে দেশের উল্লেখযোগ্য বেশ কিছু স্টার্টআপের প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয় যা ভার্চুয়ালি ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত চালু থাকবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/781.csv b/Bangla_fin_news_articles/781.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5fc57bf9a4be159acc6f90d8db33c86cf7853573 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/781.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +781,হঠাৎ ডলারের বাজারে অস্থিরতা,2021-10-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বেড়েই চলছে টাকার বিপরীতে ডলারের দাম। আজ রবিবার ২৪ অক্টোবর খোলাবাজার ও নগদ মূল্যে ডলার ৯০ টাকা ১০ পয়সায় কেনাবেচায় হয়। ডলারের এ দাম এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ।জানা গেছে বিভিন্ন কারণে গত তিন মাস ধরে ক্রমশ কমছে রেমিট্যান্সের পরিমাণ। সেই সঙ্গে একদিকে যেমন বেড়েছে আমদানি ব্যয় তেমনি কমেছে রফতানি আয়। এ কারণে সৃষ্ট বৈদেশিক মুদ্রা সরবরাহে ঘাটতি ডলারের দাম বৃদ্ধির অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে টাকার বিপরীতে ডলার মূল্য ৮৫ টাকা ৭০ পয়সা হলেও খোলাবাজার ও নগদ মূল্যে ডলার ৮৯ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ৯০ টাকা ১০ পয়সায় কেনাবেচা হচ্ছে। ব্যবসায়ীদের দাবি হঠাৎ করেই দেশে ডলারের চাহিদা বেড়ে গেছে। তবে সে তুলনায় ডলার আসছে না দেশে। এর জন্য দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে ঊর্ধ্বগতি খুব শিগগির থামবে না।রাজধানীর বেশ কয়েকটি এলাকার একাধিক মানি এক্সচেঞ্জে ঘুরে দেখা গেছে খোলাবাজারে বেশ কিছুদিন ধরেই ৮৮ থেকে ৮৯ টাকায় ডলার বেচাকেনা হচ্ছে। তবে গত সপ্তাহের শেষের দিকে হঠাৎ করেই খোলাবাজারে ডলারের দাম বেড়ে গেছে। দামের এই ঊর্ধ্বগতির ফলে আজ রবিবার ৮৯.৮০ থেকে ৮৯.৯০ টাকায় ডলার কেনা এবং ৯০.১০ থেকে ৯০.২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/782.csv b/Bangla_fin_news_articles/782.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c7083d8d0a05241c4f57f9a337c2cbdd6bb548de --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/782.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +782,ঘরে বসেই পূরণ করা যাবে আয়কর রিটার্ন ফরম,2021-10-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যক্তিগত আয়কর রিটার্ন ফরম ও সম্পদের হিসাবনিকাশ এখন অনলাইনে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে পূরণ করা যাবে। ঘরে বসেই করা যাবে আয়কর পরিশোধ ও রিটার্ন ফাইল দাখিল। বাসায় বসেই নেওয়া যাবে আয়করসংক্রান্ত যেকোনো সেবাও। আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজতর করতে ডিজিট্যাক্স নামক এমন একটি ওয়েব অ্যাপলিকেশন নিয়ে এসেছে দেশ ইউনিভার্সেল নামক একটি প্রতিষ্ঠান।গতকাল শনিবার রাজধানীর পল্টনে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম ইআরএফএর কার্যালয়ে ডিজিট্যাক্সের এই অনলাইন ট্যাক্স অ্যাপলিকেশন উদ্বোধন করেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য করনীতি মো. আলমগীর হোসেন। অনুষ্ঠানে দি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের আইসিএবি প্রেসিডেন্ট মাহমুদউল হাসান খসরু ঢাকা ট্যাক্সেস বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ কে এম আজিজুর রহমান বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন ডিজিট্যাক্সের পরিচালক গোলাম শাহরিয়ার রঞ্জু ও ইআরএফ সেক্রেটারি এস এম রাশিদুল ইসলাম ডিজিট্যাক্সের অ্যাডভাইজার ও দেশ ইউনিভার্সেলের নির্বাহী পরিচালক মোসারাত নাইমা বক্তৃতা করেন। ডিজিট্যাক্সের মূল ফিচার বর্ণনা করে প্রতিষ্ঠানটির টিম মেম্বার সৈয়দা নুসরাত হায়দার বলেন আমাদের দেশে বিভিন্ন লেভেলের টেক্স পেয়ার রয়েছে এর মধ্যে অধিকাংশই আয়কর ক্যালকুলেশনের নিয়মাবলি ও আইনকানুন যথাযথভাবে জানেন না। ফলে সুচারুভাবে রিটার্ন প্রস্তুত করতে পারেন না। এই সমস্যা সমাধানের জন্য ব্যবহারকারীর প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দিষ্ট খাতে ইনপুট দিয়ে সহজেই রিটার্ন প্রস্তুত করতে পারেন সে ব্যবস্থা নিয়ে এসেছি। আমাদের সিস্টেমে রয়েছে আইন অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয় আয়কর গণনা পদ্ধতি যাতে করে ব্যবহারকারীরা সহজেই আয়কর রিটার্ন প্রস্তুত করতে পারেন। ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে বাংলা ভাষায়ও সফটওয়ারটি ব্যবহারের পদ্ধতি রাখা হয়েছে। করদাতা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে রিটার্ন পূরণ করে নিজে আয়কর অফিসে জমা দিতে পারেন অথবা গ্রাহক যদি চান তবে ডিজিট্যাক্সের পেশাদার আইনজীবীর মাধ্যমে রিটার্ন জমা দিতে পারবেন। অনুষ্ঠানে এনবিআর সদস্য আলমগীর হোসেন বলেন মানুষের মধ্যে কর দেওয়ার আগ্রহ তৈরি হয়েছে। করদাতার সংখ্যাও বাড়ছে। এত বিপুলসংখ্যক করদাতাকে প্রচলিত পদ্ধতিতে করসেবা দেওয়া সম্ভব নয়। করদাতাকে সেবা দিতে সবকিছু অনলাইন করা ও রিটার্ন দাখিল স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে করার বিকল্প নেই। এনবিআর অনেক আগেই এই উদ্যোগ নিয়েছে। অনলাইনের মাধ্যমে রিটার্ন ফরম পূরণ দাখিল ও পেমেন্ট সিস্টেম চালু করছি। বেসরকারিভাবে ডিজিট্যাক্সের এগিয়ে আসায় কর সেবাকে ডিজিটাল করার উদ্যোগ আরও সহজতর হবে। তিনি বলেন রিটার্ন দাখিল অনলাইন করার পাশাপাশি ১ নভেম্বর থেকে আমরা আয়কর মাস পালন করছি। করাঞ্চলগুলোতে মেলার পরিবেশ তৈরি করা হচ্ছে। করদাতারা স্বচ্ছন্দে রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন। আইসিএবির প্রেসিডেন্ট মাহমুদউল হাসান খসরু বলেন আয়কর আইন হলো পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিনতম একটি আইন। এটি প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হয়। এ আইন নিয়ে এত বড় উদ্যোগ নেওয়ায় ডিজিট্যাক্স প্রশংসার দাবি রাখে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/783.csv b/Bangla_fin_news_articles/783.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..be400838a41aec9d1e2d866a5f66534a6399da0e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/783.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +783,ঘরে বসেই পূরণ করা যাবে আয়কর রিটার্ন ফরম,2021-10-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যক্তিগত আয়কর রিটার্ন ফরম ও সম্পদের হিসাবনিকাশ এখন অনলাইনে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে পূরণ করা যাবে। ঘরে বসেই করা যাবে আয়কর পরিশোধ ও রিটার্ন ফাইল দাখিল। বাসায় বসেই নেওয়া যাবে আয়করসংক্রান্ত যেকোনো সেবাও। আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজতর করতে ডিজিট্যাক্স নামক এমন একটি ওয়েব অ্যাপলিকেশন নিয়ে এসেছে দেশ ইউনিভার্সেল নামক একটি প্রতিষ্ঠান।গতকাল শনিবার রাজধানীর পল্টনে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম ইআরএফএর কার্যালয়ে ডিজিট্যাক্সের এই অনলাইন ট্যাক্স অ্যাপলিকেশন উদ্বোধন করেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য করনীতি মো. আলমগীর হোসেন। অনুষ্ঠানে দি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের আইসিএবি প্রেসিডেন্ট মাহমুদউল হাসান খসরু ঢাকা ট্যাক্সেস বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ কে এম আজিজুর রহমান বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন ডিজিট্যাক্সের পরিচালক গোলাম শাহরিয়ার রঞ্জু ও ইআরএফ সেক্রেটারি এস এম রাশিদুল ইসলাম ডিজিট্যাক্সের অ্যাডভাইজার ও দেশ ইউনিভার্সেলের নির্বাহী পরিচালক মোসারাত নাইমা বক্তৃতা করেন। ঘরে বসেই পূরণ করা যাবে আয়কর রিটার্ন ফরম ....ডিজিট্যাক্সের মূল ফিচার বর্ণনা করে প্রতিষ্ঠানটির টিম মেম্বার সৈয়দা নুসরাত হায়দার বলেন আমাদের দেশে বিভিন্ন লেভেলের টেক্স পেয়ার রয়েছে এর মধ্যে অধিকাংশই আয়কর ক্যালকুলেশনের নিয়মাবলি ও আইনকানুন যথাযথভাবে জানেন না। ফলে সুচারুভাবে রিটার্ন প্রস্তুত করতে পারেন না। এই সমস্যা সমাধানের জন্য ব্যবহারকারীর প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দিষ্ট খাতে ইনপুট দিয়ে সহজেই রিটার্ন প্রস্তুত করতে পারেন সে ব্যবস্থা নিয়ে এসেছি। আমাদের সিস্টেমে রয়েছে আইন অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয় আয়কর গণনা পদ্ধতি যাতে করে ব্যবহারকারীরা সহজেই আয়কর রিটার্ন প্রস্তুত করতে পারেন। ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে বাংলা ভাষায়ও সফটওয়ারটি ব্যবহারের পদ্ধতি রাখা হয়েছে। করদাতা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে রিটার্ন পূরণ করে নিজে আয়কর অফিসে জমা দিতে পারেন অথবা গ্রাহক যদি চান তবে ডিজিট্যাক্সের পেশাদার আইনজীবীর মাধ্যমে রিটার্ন জমা দিতে পারবেন। অনুষ্ঠানে এনবিআর সদস্য আলমগীর হোসেন বলেন মানুষের মধ্যে কর দেওয়ার আগ্রহ তৈরি হয়েছে। করদাতার সংখ্যাও বাড়ছে। এত বিপুলসংখ্যক করদাতাকে প্রচলিত পদ্ধতিতে করসেবা দেওয়া সম্ভব নয়। করদাতাকে সেবা দিতে সবকিছু অনলাইন করা ও রিটার্ন দাখিল স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে করার বিকল্প নেই। এনবিআর অনেক আগেই এই উদ্যোগ নিয়েছে। অনলাইনের মাধ্যমে রিটার্ন ফরম পূরণ দাখিল ও পেমেন্ট সিস্টেম চালু করছি। বেসরকারিভাবে ডিজিট্যাক্সের এগিয়ে আসায় কর সেবাকে ডিজিটাল করার উদ্যোগ আরও সহজতর হবে। তিনি বলেন রিটার্ন দাখিল অনলাইন করার পাশাপাশি ১ নভেম্বর থেকে আমরা আয়কর মাস পালন করছি। করাঞ্চলগুলোতে মেলার পরিবেশ তৈরি করা হচ্ছে। করদাতারা স্বচ্ছন্দে রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।আইসিএবির প্রেসিডেন্ট মাহমুদউল হাসান খসরু বলেন আয়কর আইন হলো পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিনতম একটি আইন। এটি প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হয়। এ আইন নিয়ে এত বড় উদ্যোগ নেওয়ায় ডিজিট্যাক্স প্রশংসার দাবি রাখে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/784.csv b/Bangla_fin_news_articles/784.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..314c4041a3f442fd2685aa92711be7eaca70d146 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/784.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +784,বেস্ট রিটেইল অর্গানাইজেশন অফ দ্য ইয়ার জিতলো ‘স্বপ্ন’,2021-10-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বেস্ট রিটেইল অর্গানাইজেশন অফ দ্য ইয়ার পুরস্কার জিতেছে বাংলাদেশের জনপ্রিয় চেইন সুপারশপ স্বপ্ন। এই পুরস্কার ছাড়াও মোস্ট সাসটাইনেবল রিটেইল ইনিশিয়েটিভ বেস্ট একুইজিশন স্ট্যাটেজি ক্যাটাগরিতেও পুরস্কার অর্জন করে স্বপ্ন।এবারই প্রথম বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের আয়োজনে বাংলাদেশ রিটেইল অ্যাওয়ার্ডস ২০২১ শীর্ষক অনুষ্ঠান ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হল। সবকিছু পর্যালোচনা করার পর জুরি বোর্ড ২৩ অক্টোবর রাতে এই পুরস্কার ঘোষণা করে।অনুষ্ঠানে অ্যাসোসিয়েট পার্টনার ছিল ডেইলি স্টার। অনুষ্ঠানে অন্যান্য পার্টনার হিসেবে আরও ছিল ওয়াল্ড রিটেইল ফোরাম রিটেইল স্টোর টুরস স্ট্যাটেজিক পার্টনার এমএসবি নলেজ পার্টনার আমরা টেকনোলজি ব্যাক পেইজ পিআর। এর আগে বিশ্বের ১৭টি দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে বাংলাদেশের সুপারশপ স্বপ্ন জিতে এএমএফ ৬ষ্ঠ এশিয়া মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড। যা এশিয়ার মার্কেটিং কোম্পানি অফ দ্য ইয়ার ২০২০ নামে স্বীকৃত। উল্লেখ্য স্বপ্ন তাদের যাত্রা শুরু করে ২০০৮ সালে। বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম আয়োজিত বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড ২০১৬২০১৭ ২০১৮২০১৯ এবং ২০২০ সালে সুপারস্টোর বিভাগে পর পর ৫ বার বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছে। এছাড়া ২০১৯ এবং ২০২০ সালে পরপর দুই বছর সব ক্যাটাগরির মধ্যে দেশের প্রথম দশটি ব্র্যান্ডের মধ্যে স্থান করে নিতে পেরেছে স্বপ্ন। এছাড়া সুপার ব্র্যান্ড বাংলাদেশের অধীনে ২০১৮ এবং ২০২০২১ সালে সুপার ব্র্যান্ড হিসেবে পুরস্কার জিতেছে স্বপ্ন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/785.csv b/Bangla_fin_news_articles/785.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b9df9440a0504eae9cd295d7ff9143aa89563957 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/785.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +785,লেটস গো ও ফ্লিং এক্সএর যৌথ যাত্রা শুরু,2021-10-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশে দিন দিন বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে ইকমার্সে কেনাকাটা। সেই ধারাবাহিকতায় ইকমার্স সেবাকে আরও প্রসার করতে এবার একসাথে চুক্তিবদ্ধ হল লেটস গো ও ফ্লিং এক্স। লেটস গো ই কমার্স প্রতিষ্ঠান এবং ফিনিক্সের চুক্তি ইকমার্স প্লাটফর্মে নতুন ধারা উন্মোচিত হবে বলে অনেকেই আশা করছেন।বৃহস্পতিবার ২১ অক্টোবর বিকাল ৪টায় লেটস গো বনানীর কার্যালয়ে এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লেটস গোএর পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির সিও সৈয়দ আশরাফ উস সালেহীন এবং ফ্লিং এক্সএর পক্ষে প্রতিষ্ঠানের সিইও এসকে আসিফ ইকবাল। আসিফ ইকবাল বলেন দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য ইকমার্স খাতকে আরও বেশি শক্তিশালী করতে হবে। আর ইকমার্স খাতকে শক্তিশালী করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ডেলিভারি ব্যবস্থা। এই ডেলিভারি সেবাকে আরও বেশী আধুনিক এবং আস্থাপূর্ণ করার লক্ষ্যে ফ্লিং এক্স কাজ করে যাচ্ছে। লেটস গো এবং ফ্লিং এক্স একসাথে এই ইকমার্স খাতকে আরও বেশি শক্তিশালী করবে ইনশাল্লাহ। আমরা লেটস গো এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হতে পেরে গর্বিত এবং আনন্দিত।অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মো. মিজানুর রহমান হেড অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ফিলিং এক্স ফয়সাল খান জেনারেল ম্যানেজার ফ্লিং এক্স। মো. নাসির উদ্দিন কি অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার লেটস গো মো. হামিদুল ইসলাম এক্সিকিউটিভ লেটস গোসহ আরও অনেকে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/786.csv b/Bangla_fin_news_articles/786.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..552360214a773e4984f4f2854df4dfddce517cd2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/786.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +786,‘মুজিবপিডিয়া’ প্রকাশের উদ্যোগ এইচসিসিবিএল ও সিটি ব্যাংকের,2021-10-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জ্ঞানকোষ মুজিবপিডিয়া প্রকাশের লক্ষ্যে সম্প্রতি সিটি ব্যাংক ও হিস্ট্রি অ্যান্ড কালচার সার্কেল বাংলাদেশ লিমিটেড এইচসিসিবিএলএর মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ শনিবার ২৩ অক্টোবর সিটি ব্যাংক সেন্টারে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন এবং এইচসিসিবিএলএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও মুজিবপিডিয়ার সম্পাদক ফরিদ কবির স্বাক্ষর করেন। চলতি বছরে বিজয় দিবসের আগে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে ১৮ ডিমাই আকারের ১০০০ পৃষ্ঠার এ মহাগ্রন্থটি এনসাইক্লোপিডিয়া।জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে পূর্ণাঙ্গ ও পূর্ণমাত্রিক এই এনসাইক্লোপিডিয়াটি যার নাম মুজিবপিডিয়া প্রকাশ করবে গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিস্ট্রি অ্যান্ড কালচার সার্কেল বাংলাদেশ লিমিটেড। গ্রন্থটি প্রকাশের ক্ষেত্রে অর্থায়নসহ সব ধরনের সহায়তা দেবে সিটি ব্যাংক। গ্রন্থটির প্রধান সম্পাদক কবিগবেষক কামাল চৌধুরী সম্পাদক কবি ও সাংবাদিক ফরিদ কবির এবং নির্বাহী সম্পাদক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন।জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস সব অর্থেই সমার্থক। এমনকি শেখ মুজিব ও বাংলাদেশ দুটি নামই পাকিস্তান সৃষ্টির পর এগিয়েছে পরস্পরের হাত ধরে নানা উত্থান নানা সংগ্রাম শেষে পরিণতিও পেয়েছে একইসঙ্গে। ফলে বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ইতিহাস যেমন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িত তেমনি বাঙালির মুক্তি ও স্বাধীনতার ইতিহাসও বঙ্গবন্ধুর জীবনের সঙ্গে জড়িত । শেখ মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধু হয়ে ওঠার ইতিহাস তাই এই জাতির ইতিহাস থেকে অবিচ্ছেদ্য। আর এ কারণেই বঙ্গবন্ধুর জীবনকথা শুধুমাত্র তার নিজের জীবনকথা নয় বাঙালির দীর্ঘকালের শোষণ ও তার স্বাধিকার অর্জনের বহুবর্ণিল কাহিনীও। স্বাধীনতার ৫০ বছর পার হলেও বাঙালির মুক্তির মহানায়ককে নিয়ে হাজার গ্রন্থ লেখা হলেও তাঁকে নিয়ে সম্পূর্ণ একটি আকরগ্রন্থের অভাব রয়েই গেছে।জ্ঞানকোষের সেই অভাবের জায়গাটি পূরণ করতেই সিটি ব্যাংকের সহায়তায় এইচসিসিবিএলএর এ উদ্যোগ। মুজিবপিডিয়ায় এক মলাটে মিলবে বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক জীবন তাঁর কর্ম ও আদর্শ তাঁর সুদীর্ঘ সংগ্রামের বিবরণ একইসঙ্গে মিলবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও বাঙালির মুক্তির ইতিহাস। সঙ্গে থাকছে ঐতিহাসিক আলোকচিত্র ও তথ্য। পাশাপাশি কিউআর কোড দিয়ে এতে যুক্ত করা হচ্ছে নতুনভাবে নির্মিত প্রায় একশ ভিডিওচিত্র।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/787.csv b/Bangla_fin_news_articles/787.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..258ad7329acf3c6aade3ac91555a3a8b394c9441 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/787.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +787,নির্ধারিত দামের চেয়ে লিটারে ৯ টাকা বেশিতে বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন,2021-10-23,মুন্না রায়হান,ভোজ্য তেলের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে সরকার তেলের নতুন দর নির্ধারণ করে দিলেও তা মানা হচ্ছে না। রাজধানীর কোনো বাজারেই নির্ধারিত দরে খোলা সয়াবিন তেল ও পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে না।শুক্রবার রাজধানীর শান্তিনগর মালিবাগ ও তুরাগ এলাকার নতুন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা যায় প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা ও সুপার পাম অয়েল ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে যা নির্ধারিত দরের চেয়ে লিটারে যথাক্রমে ৪ থেকে ৯ টাকা ও ১২ থেকে ১৭ টাকা বেশি। অথচ গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ ভোজ্য তেল পরিশোধনকারী ও বনস্পতি উত্পাদক সমিতি বলেছে এখন থেকে খুচরা বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল সর্বোচ্চ ১৩৬ টাকা ও সুপার পাম অয়েল ১১৮ টাকায় বিক্রি হবে। আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত সয়াবিন ও অপরিশোধিত পাম তেলের দাম বাড়ায় বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে খোলা সয়াবিন ও পাম অয়েলের নতুন এই দাম নির্ধারণ করা হয়েছে বলে সমিতিটি জানিয়েছে। আগে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের নির্ধারিত দাম ছিল ১২৯ টাকা। লিটারে ৭ টাকা বাড়িয়ে নতুন দর নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সুপার পাম অয়েলের দাম লিটারে ২ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ছিল ১১৮ টাকা। কিন্তু এখন নতুন নির্ধারিত দরেও কোথাও খোলা সয়াবিন পাম অয়েল কিনতে পারছেন না ভোক্তারা। ....সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি গতকালের খুচরা বাজারদরের প্রতিবেদনেও নির্ধারিত দরের চেয়ে বেশিতে খোলা সয়াবিন ও সুপার পাম অয়েল বিক্রির বিষয়টি তুলে ধরেছে। ভোক্তাদের জিজ্ঞাসা তাহলে দাম নির্ধারণ করে কি লাভ হলো তবে নির্ধারিত দরের ভেতরেই পাওয়া যাচ্ছে ৫ ও ১ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল। গতকাল বাজারে ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৬৮০ থেকে ৭৪০ টাকা ও ১ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।তুরাগ এলাকার একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের বিক্রেতা সাদ্দাম হোসেন বলেন ভোজ্য তেল উত্পাদক কোম্পানিগুলো থেকে এখনো নতুন নির্ধারিত দরের বোতলজাত সয়াবিন তেল সরবরাহ করা হয়নি। এছাড়া আগের তেল আগের দরেই বিক্রির নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কোম্পানিগুলো থেকে। তাই কম দামে বিক্রি করা হচ্ছে। নতুন তেল এলে নতুন দরে বিক্রি করা হবে।সর্বশেষ যে দর নির্ধারণ করা হয়েছে তাতে খুচরা পর্যায়ে বিক্রির জন্য ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন সর্বোচ্চ ৭৬০ টাকা ও ১ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬০ টাকা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য টিসিবির হিসেবে গত এক বছরে দেশে খোলা সয়াবিন ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ সুপার পাম অয়েল ৫২ দশমিক ৩০ শতাংশ ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৪৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ ও ১ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৪৫ দশমিক ২৪ শতাংশ দাম বেড়েছে। ....স্বস্তি ফিরছে পেঁয়াজেস্বস্তি ফিরছে পেঁয়াজের বাজারে। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি পেঁয়াজে ২ থেকে ৭ টাকা পর্যন্ত কমেছে। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি দেশী পেঁয়াজ ৫৮ থেকে ৬৫ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হয়। যা এক সপ্তাহ আগে যথাক্রমে ৬০ থেকে ৭০ টাকা ও ৫৫ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।ব্যবসায়ীরা বলেছেন বাজারে আমদানিকৃত পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়েছে। তাই দাম কিছুটা কমেছে। তবে ডিসেম্বরে নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসলে দাম অনেক কমে আসবে। এদিকে বাজারে সপ্তাহের শেষে চিনি ও ব্রয়লার মুরগির দাম আবার বেড়েছে। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি চিনিতে ২ টাকা বেড়ে ৮০ থেকে ৮২ টাকা ও ব্রয়লার মুরগিতে ১০ টাকা বেড়ে ১৮০ থেকে ১৮৫ টাকায় বিক্রি হয়। এছাড়া সবজির দাম এখনো চড়া। ৪০ টাকা কেজির নিচে কোনো সবজি নেই বললেই চলে। তবে ভোক্তাদের জন্য সুখবর বলতে আটা ময়দা ও মাঝারি মানের চালের দাম কমেছে। খোলা সাদা আদা কেজিতে ১ টাকা কমে ৩৩ থেকে ৩৫ টাকা ময়দায় কেজিতে ৪ টাকা কমে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর মাঝারি মানের চাল পাইজামলতার দাম কেজিতে ১ টাকা কমে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে সপ্তাহের ব্যবধানে সরু চাল নাজিরশাইলমিনিকেট কেজিতে ৩ টাকা বেড়ে ৫৮ থেকে ৬৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর মোটা চাল ইরিস্বর্ণা বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৪৮ টাকায়।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/788.csv b/Bangla_fin_news_articles/788.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..facd06f0e766e6a1845e016384bfd236e46b6f64 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/788.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +788,পেঁয়াজের দাম কমলেও অন্য পণ্যে আগুন,2021-10-22,সাকিব আবদুল্লাহ,টানা দ্বিতীয় সপ্তাহে কমেছে পেঁয়াজের দাম। গত সপ্তাহে ৬৫ থেকে ৬৮ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া পেঁয়াজ এখন বিকোচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকায়। তবে মাছমাংসসহ অন্যান্য নিত্যপণ্যের দাম কমেনি। শুক্রবার ২২ অক্টোবর রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম ছাড়িয়ে গিয়েছিল ৮০ টাকা।গত সপ্তাহের মতো এ সপ্তাহেও ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায়। সোনালি মুরগির দাম চাওয়া হচ্ছে ৩৫০ টাকা প্রতিকেজি লেয়ার মুরগি ২৩০ টাকা। এই দাম শীঘ্রই কমার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। গরু ও খাসির মাংসের কেজিপ্রতি দাম আগের সপ্তাহের মতোই যথাক্রমে ৬৫০ এবং এক হাজার টাকা। ....ছবি ইত্তেফাকসবজির মধ্যে সবচেয়ে দামি এখন শীতের আগাম সবজি। শিমের দাম কেজিতে এখনো ১০০ টাকার আশেপাশে টমেটো ও গাজর বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকায়। ফুলকপি প্রতি পিস বিকোচ্ছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় করলা ও পটোল ৬০ টাকায়।গত সপ্তাহের দামই এখনই ধরে আছে মাছবাজার। এক কেজি থেকে ১ হাজার ২০০ গ্রাম ওজনের রুইমাছ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা কেজিতে। দেড় কেজির আশপাশের বোয়াল মাছের কেজি চাওয়া হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা। কাতল মাছ ৪০০ টাকা। এমনকি ছোট আকারের পাঙ্গাস মাছের দামও দুইশ ছুঁই ছুঁই। বেসরকারি চাকরিজীবী মুশফিকুর রহমান ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন শীতের সবজির দাম কেন বেশি বুঝলাম না। দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলেই সবজি তোলা শুরু হয়ে গেছে বাজারেও আছে। তবুও দাম কমছে না।মুরগির ব্যবসায়ী হাসান আলি বলেন মুরগির সরবরাহ এখনো কম থাকায় দাম বেশি। সাপ্লাই কবে বাড়বে তা বলা যাচ্ছে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/789.csv b/Bangla_fin_news_articles/789.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..52eb16e2aa5795a46925a9e4dc466f4d9858ff7e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/789.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +789,বিশ্ববাজারে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি,2021-10-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গেই বিশ্বব্যাপী পণ্যমূল্য হুহু করে বাড়ছে। তেল গ্যাসসহ জ্বালানির মূল্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে পরিবহন খরচ। এর প্রভাবে নিত্য পণ্যের দামও বেড়েছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার এফএও তথ্য অনুযায়ী বিশ্ববাজারে খাদ্যশস্য ও জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় সেপ্টেম্বরে খাদ্যের মূল্য ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লক্ষ্য করা গেছে। চলতি বছরের মাঝামাঝি পণ্যমূল্য বাড়তে শুরু করে। পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক হবে এমনটাও আশা করছেন না বিশ্লেষকরা।আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ হিসাব অনুযায়ী মহামারি শুরুর পর সারা বিশ্বে খাদ্যমূল্য গড়ে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। করোনা অতিমারির মধ্যে বিভিন্ন দেশের উৎপাদন প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়েছে। অনেক দেশেই কাঁচামালের উৎপাদন হ্রাস পেয়েছে। শস্য থেকে শুরু করে ভোজ্য তেল সবকিছুর উত্পাদন ব্যাহত হয়েছে। সম্প্রতি বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পূর্বাভাস প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে আইএমএফের প্রধান অর্থনীতিবিদ গীতা গোপীনাথ বলেছিলেন বর্তমান যে মূল্যস্ফীতি সেটি মূলত সরবরাহজনিত চাহিদাজনিত নয়। সরবরাহ সংকট তৈরি হওয়ার জন্য এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি বাড়তে থাকলে পুঁজি চলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাছাড়া মুদ্রার বিনিময় হারও কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এছাড়া শ্রম আয়ের ওপর নির্ভরশীল নিম্ন আয়ের মানুষও এতে ক্ষতিগ্রস্ত হন। এ মানুষের ব্যয়ের বড় একটি অংশ চলে যায় খাদ্যের পেছনে।বিশ্ববাজারে পণ্যমূল্য বেড়ে যাওয়ার ফলে বাংলাদেশের বাজারেও বাড়ছে নিত্য পণ্যের দাম। ফলে বাড়ছে মূল্যস্ফীতির হার। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস তথ্যানুযায়ী আগস্ট সেপ্টেম্বর টানা বেড়েছে নিত্য পণ্যের দাম। সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৫৯ শতাংশে। আগস্টে ছিল ৫ দশমিক ৫৪ শতাংশ। জুলাইয়ে ছিল ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ। দেশের বাজারে ভোজ্য তেলের দাম বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে। শিল্প খাতের কাঁচামাল থেকে শুরু করে নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের প্রায় প্রতিটিরই আন্তর্জাতিক বাজার এখন ঊর্ধ্বমুখী। বাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় সার্বিকভাবে দেশের আমদানি খরচ বাড়ছে। সেসঙ্গে ডলারের দরও হটাত্ বেড়েছে। আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় এখন টান পড়ছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও।শুধু দেশের বাজারেই নয় উন্নত অনেক দেশেই এখন রেকর্ড মূল্যস্ফীতি লক্ষ্য করা গেছে। ১৮ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি হয়েছে কানাডায়। সেপ্টেম্বরে দেশটির ভোক্তা মূল্যসূচক গত বছরের একই সময়ের চেয়ে বেড়েছে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ। ২০০৩ সালের পর এই প্রথম এতটা মূল্যস্ফীতি বাড়ে কানাডায়। এদিকে রেকর্ড মূল্যস্ফীতি লক্ষ্য করা গেছে যুক্তরাজ্যে। আগস্টে দেশটিতে মূল্যস্ফীতি গত বছরের একই সময়ের চেয়ে বেড়ে ৩ দশমিক ২ শতাংশে উঠে যায়। ১৯৯৭ সালের পর থেকে দেশটিতে এতটা বাড়ল মূল্যস্ফীতি। অন্যদিকে মার্কিন শ্রমবিভাগের তথ্যানুযায়ী সেপ্টেম্বরে দেশটিতে ভোক্তা মূল্যসূচক গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠেছে। দেশটির মূল্যস্ফীতি এখন ৫ দশমিক ৪ শতাংশ। তবে উন্নত বিশ্বে মূল্যস্ফীতির পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি। আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ৮০ ডলার পার করেছে। তরল গ্যাসের দরও রেকর্ড পার করছে। বাজার পর্যবেক্ষক সংস্থাগুলোর পূর্বাভাস অনুযায়ী কয়েক মাসের মধ্যেই জ্বালানি তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ৯০ ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/79.csv b/Bangla_fin_news_articles/79.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..700d1efb828841fd18619f69c94ca029280d39e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/79.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +79,বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর কাল থেকে ৮ দিন বন্ধ,2022-07-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মুসলমানদের ধর্মীয় উত্সব পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্হলবন্দর আট দিন বন্ধ থাকবে। এ সময় সকল প্রকার আমদানিরপ্তানি কার্যক্রমও বন্ধ থাকবে। মঙ্গলবার ৫ জুলাই রাতে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর আমদানিরপ্তানি গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক কুদরতইখুদা মিলন এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশন ও স্থলবন্দর আমদানিরপ্তানি গ্রুপসহ উভয় দেশের ব্যাবসায়ীদের সম্মতিতে ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত বন্দর দিয়ে সকল প্রকার আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ১৬ জুলাই সকাল থেকে বন্দর কার্যক্রম পুনরায় সচল হবে বলেও জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/790.csv b/Bangla_fin_news_articles/790.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..94d9e3465e7818fe53808e192f654a2117442177 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/790.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +790,শেষ ঘণ্টায় ঘুরে দাঁড়ালো পুঁজিবাজার,2021-10-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দিনের শেষ ঘণ্টায় সূচকের উত্থানে ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের পুঁজিবাজার। টানা সাত কার্যদিবস পর সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার ২১ অক্টোবর দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক বেড়েছে ৫৫ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সূচক বেড়েছে ১৭৩ পয়েন্ট।ডিএসই ও সিএসইর তথ্য অনুযায়ী বৃহস্পতিবার সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে দিনের লেনদেন শুরু হয়। তবে মাত্র ১০ মিনিট স্থায়ী হয় সূচক বৃদ্ধির এ ধারা। এরপর শেয়ার বিক্রির চাপে শুরু হয় সূচক পতন। দুপুর দেড়টার শুরু হয় সূচকের উত্থান। মাত্র এক ঘণ্টায় ডিএসই সূচক বাড়ে ৮০ পয়েন্ট। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৪ প্রতিষ্ঠানের ২৭ কোটি ২৯ লাখ ৫৫ হাজার ৭৬০টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। লেনদেন করা ৩৭৪ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭৯টির শেয়ারের দাম কমেছে বেড়েছে ১৫৩টির। আর অপরিবর্তিত ছিল ৪২টির।অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭৩ পয়েন্ট বেড়ে ২০ হাজার ৬৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেন করা ২৬৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১১৪টির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ১২৪টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির শেয়ারের দাম।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/791.csv b/Bangla_fin_news_articles/791.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..21589e822acc9a3ed7644196234c18fca04e1978 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/791.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +791,ইন্টারনেটে অন্য ব্যাংকে টাকা পাঠাতে গুনতে হবে মাশুল,2021-10-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইন্টারনেট বা অ্যাপ থেকে অন্য ব্যাংকের হিসাবে টাকা পাঠাতে এখন থেকে গ্রাহককে মাশুল দিতে হবে। অন্য ব্যাংকে টাকা পাঠাতে প্রতি লেনদেনে সর্বোচ্চ ১০ টাকা মাশুল দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট নির্দেশনা দিয়েছে। একইসঙ্গে এটিএম ও পয়েন্ট অব সেলস পিওএস থেকে অর্থ উত্তোলনসহ কয়েকটি মাশুল নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে কিছু নির্দেশনা আগে থেকে বহাল আছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচের এনপিএসবি আওতায় ইন্টারনেট ব্যাংকিং ফান্ড ট্রান্সফার পদ্ধতি ব্যবহার করে এক ব্যাংকের গ্রাহকের অন্য ব্যাংকে টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে লেনদেন প্রতি সার্ভিস চার্জ সর্বোচ্চ ১০ টাকা নির্ধারণ করা হলো। যা অরিজিনেটিং ব্যাংক তাদের গ্রাহকের নিকট হতে আদায় করতে পারবে। জামানত ছাড়াই ব্যাংক ঋণ পাবেন যারা ....পিওএস ব্যবহার করে নগদ টাকা উত্তোলন করা হলে প্রতি লেনদেনে সর্বোচ্চ ২০ টাকা মাশুল দিতে হবে গ্রাহককে। এনপিএসবির আওতায় এক ব্যাংকের গ্রাহক অন্য ব্যাংকের পয়েন্ট অব সেলস পিওএস ব্যবহার করে মার্চেন্ট পেমেন্টের ক্ষেত্রে অ্যাকোয়ারিং ব্যাংকপ্রতিষ্ঠান মার্চেন্ট হতে মোট লেনদেনের অন্যূন ১ দশমিক ৬ শতাংশ এমডিআর বাবদ আদায় করবে। যার মধ্য হতে আইআরএফ বাবদ ১ দশমিক ১ শতাংশ কার্ড ইস্যুয়িং ব্যাংকপ্রতিষ্ঠানকে প্রদান করবে। এনপিএসবির আওতায় এক ব্যাংকের গ্রাহক অন্য ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে প্রতিবার টাকা উত্তোলনে ২০ টাকা স্থিতি দেখার জন্য ৫ টাকা খুদে হিসাব বিবরণীর জন্য ৫ টাকা টাকা স্থানান্তরের জন্য ১০ টাকা ও নগদ টাকা জমার জন্য ২০ টাকা মাশুল নিতে পারবে। এই মাশুল কার্ড প্রদানকারী ব্যাংক এটিএম সেবা দেওয়া ব্যাংককে প্রদান করবে। তবে এ ক্ষেত্রে এটিএম থেকে প্রতিবার টাকা উত্তোলনে গ্রাহকের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ১৫ টাকা নেওয়া যাবে বাকি ৫ টাকা ব্যাংককে ভর্তুকি দিতে হবে।কার্ডের মাধ্যমে লেনদেনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে ইস্যুকৃত কার্ডের জন্য ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত পরিশোধের ক্ষেত্রে অ্যাকোয়ারিং ব্যাংকপ্রতিষ্ঠান গ্রাহকের নিকট হতে লেনদেন প্রতি সর্বোচ্চ ২০ টাকা ভ্যাট অন্তর্ভুক্ত আদায় করবে যার মধ্যে ৫ টাকা ভ্যাট অন্তর্ভুক্ত কার্ড ইস্যুয়িং ব্যাংকপ্রতিষ্ঠানকে প্রদান করবে। ২৫ হাজার টাকার ঊর্ধ্বে এ জাতীয় লেনদেনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকসমূহের প্রচলিত ফিচার্জ প্রযোজ্য হবে। এই নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/792.csv b/Bangla_fin_news_articles/792.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5f2844ca24c6bf3e2c9c5ba6026199cce7135c72 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/792.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +792,‘অ্যাডবিলিভ’ বাংলাদেশের হেড অফ বিজনেস হোসনে মোবারাক,2021-10-20,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক অ্যাড নেটওয়ার্ক অ্যাড বিলিভের হেড অফ বিজনেস হিসেবে সম্প্রতি যোগ দিয়েছেন মো. হোসনে মোবারাক অপু।অ্যাড বিলিভে যোগদানের আগে তিনি প্রথম আলো ডিজিটালের বিজনেস বিভাগে কর্মরত ছিলেন। এছাড়া বাংলা ট্রিবিউন রেডিও স্বাধীন সিক্সটি সেকেন্ডস লিমিটেডসহ অন্যান্য তথ্য প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে কাজ করার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে তার।জাতীয় বিশবিদ্যালয় থেকে মার্কেটিং বিভাগে তিনি ডিগ্রি অর্জন করেন। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসা প্রশাসন ইনস্টিটিউট থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং এবং বিআইটিএম থেকে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ওপর বিভিন্ন কোর্স সম্পন্ন করেন।বাংলাদেশের বিজ্ঞাপনদাতা এবং অনলাইন পাবলিশারদের জন্য প্রথমবারের মতো সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক অ্যাড নেটওয়ার্ক অ্যাড বিলিভ আগস্ট মাসের শুরুর দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রযুক্তিনির্ভর বিজ্ঞাপন সেবা নিয়ে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করেছে।বাংলাদেশে অ্যাড নেটওয়ার্কের ধারণা বেশ পুরনো হলেও অ্যাড বিলিভ নিয়ে এসেছে নতুন কিছু সেবা। প্রথম দিক থেকেই স্বচ্ছতা আর বিজ্ঞাপনের ভিউবিলিটি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে অ্যাড বিলিভ।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/793.csv b/Bangla_fin_news_articles/793.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76c93cef42f5cf4d086c5002c50fce9c237b8337 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/793.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +793,হিলি স্থলবন্দরে আমদানিরফতানি বন্ধ,2021-10-20,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবি উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে ভারত থেকে আমদানিরফতানিসহ বন্দরের সব কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।আজ বুধবার ১৯ অক্টোবর সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হিলি পানামা পোর্ট লিংকের গণসংযোগ কর্মকর্তা সোহারব হোসেন প্রতাব মল্লিক। তিনি জানান ঈদে মিলাদুন্নবির কারণে একদিন বন্ধের পর বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আবারও ভারত থেকে পণ্য আমদানিরফতানি শুরু হবে এবং বন্দরের অভ্যন্তরীণ কার্যক্রম স্বাভাবিক হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/794.csv b/Bangla_fin_news_articles/794.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..824aed32656829b12917eaa89122ef6e104661b5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/794.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +794,দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে সয়াবিন তেল,2021-10-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ার অজুহাতে দেশের বাজারেও লিটারে সাত টাকা বাড়ানো হয়েছে। এখন থেকে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬০ টাকা দরে বাজারে বিক্রি হবে। আগের দর ছিল ১৫৩ টাকা। এই দাম যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দাম।এর আগে ২০১২ সালের মাঝামাঝিতে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম সর্বোচ্চ ১৩৫ টাকায় উঠেছিল। গত এক দশকে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১শ থেকে ১১৫ টাকার মধ্যে ওঠানামা করলেও গত এক বছর ধরে নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটির দর লাগামহীন।মঙ্গলবার ১৯ অক্টোবর তেলের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত বাণিজ্য মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত করে বাংলাদেশ ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী ও বনস্পতি উৎপাদক সমিতিতে জানিয়েছে । আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত সয়াবিন ও অপরিশোধিত পাম তেলের দাম বাড়ায় বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে তেলের এই দাম নির্ধারণ করেছে সংগঠনটি।এখন এক লিটার সয়াবিন তেল ১৬০ টাকায় বিক্রি হবে। আর পাঁচ লিটারের এক বোতল তেল ৭৬০ টাকায় বিক্রি হবে যা আগে ছিল ৭২৮ টাকা। এ ছাড়া খোলা এক লিটার সয়াবিন তেল ১৩৬ টাকা ও বোতলজাত পাম সুপার তেল ১১৮ টাকা দরে কিনতে পারবেন ক্রেতারা।এই মূল্য অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে বাংলাদেশ ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী ও বনস্পতি উৎপাদক সমিতির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। তবে পরিবেশক ও খুচরা পর্যায়ে পুরোনো মজুতের ক্ষেত্রে তা প্রযোজ্য হবে না বলেও বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।এর আগে গত ২৭ মে সয়াবিন তেলের দাম এক লাফে লিটারে ৯ টাকা বাড়ানো হয়। তবে পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগে সয়াবিন তেলে লিটার প্রতি তিন টাকা ছাড় দেওয়ায় সেবার সব মিলিয়ে দাম বাড়ে ১২ টাকা। দেশের মোট চাহিদার ৯৫ শতাংশ ভোজ্য তেল বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়। ২০২০ সালের পর থেকে ভোজ্যতেলের আন্তর্জাতিক বাজারে অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগতির জন্য দেশে কয়েক দফায় সয়াবিন তেলের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।ইত্তেফাকএনঅ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/795.csv b/Bangla_fin_news_articles/795.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d8339fd5ef5828ed674cc663541adb7a4bdab0d0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/795.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +795,শেয়ারবাজারে অস্থিরতা,2021-10-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মূল্য সূচকের বড় দরপতনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো টানা ৭ কর্মদিবসের দরপতন। মঙ্গলবার ১৯ অক্টোবর ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ৭৬ পয়েন্ট বা ১ শতাংশ কমেছে। এ দিয়ে টানা ৭ কর্মদিবস বড় দরপতনে পুঁজিবাজার। তবে এদিন ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচক ও লেনদেন দুটোই কমেছে। পুঁজিবাজারের এমন পরিস্থিতি দেখে বিনিয়োগকারীরা মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার চিন্তাভাবনা করছেন। যদিও বর্তমান অবস্থান থেকে বের হতে হলে সবাইকে বড় ধরনের লোকসান গুনতে হবে। মঙ্গলবার ডিএসইতে ১ হাজার ৬৮২ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এদিন ডিএসইতে আগের দিন থেকে ২৮৯ কোটি ১ লাখ টাকা বেশি লেনদেন হয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৩৯৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকার। আজ ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৭৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২০ পয়েন্টে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই৩০ সূচক ২২ পয়েন্ট কমে এবং ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২০ পয়েন্ট কমেছে। মঙ্গলবার ডিএসইতে মোট ৩৭৬টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮৭টির দর কমেছে ২৫৪টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। সিএসই সার্বিক সূচক ১৮৬ পয়েন্ট কমে ২০ হাজার ৫২১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/796.csv b/Bangla_fin_news_articles/796.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..25c2cc63be983ae95407920bcb699cbfdda01cdd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/796.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +796,বুধবার বন্ধ থাকছে সব বাণিজ্যিক ব্যাংক,2021-10-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সা. উপলক্ষে বুধবার ২০ অক্টোবর সারাদেশের সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে বলা হয় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সা. উপলক্ষে ১৯ অক্টোবর ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সা. উপলক্ষে ঘোষিত ছুটি ১৯ অক্টোবরের পরিবর্তে ২০ অক্টোবর পুনঃনির্ধারণ করা হলো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/797.csv b/Bangla_fin_news_articles/797.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..de91bc78b4c17714e8d9ea8e55375509958aee7a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/797.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +797,শেয়ারবাজারে সূচকের পতন থামছে না,2021-10-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,শেয়ারবাজারে সূচকের পতন অব্যাহত রয়েছে। মঙ্গলবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচকের বড় পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এ নিয়ে টানা ৭ কার্যদিবসে উভয় শেয়ারবাজারে সূচকে পতন ঘটেছে। এই সাত কার্যদিবসে ৩৪৭ পয়েন্ট সূচক কমেছে। মঙ্গলবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭৬.৬৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে সাত হাজার ২০.৬১ পয়েন্টে। দিন শেষে ডিএসইতে এক হাজার ৬৯২ কোটি ৮৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের দিন থেকে ২৮৯ কোটি ২ লাখ টাকা বেশি। ডিএসইতে এদিন ৩৭৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ২৫৪টির এবং ৩৫টির শেয়ারের দর অপরিবর্তিত রয়েছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৯৫.৭৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৫১১.৯৫ পয়েন্টে। সিএসইতে এদিন ২৯৮টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭২টির দর বেড়েছে কমেছে ২০৪টির আর ২২টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/798.csv b/Bangla_fin_news_articles/798.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..98f5d70ba261f4ae9f500eec30dc63ebe90aa900 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/798.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +798,বেশি ফলন বন্যাসহনীয় আগাম আমন বীনা১১ চাষে ঝুঁকছেন কৃষক,2021-10-19,মুন্না রায়হান ময়মনসিংহ থেকে ফিরে,একটু দূর থেকে দেখলে অবাক হওয়ার মতোই ব্যাপার। বিস্তীর্ণ মাঠ জুড়ে সবুজের সমারোহ। বাতাসে দোল খাচ্ছে কাঁচা আমন ধান। এই ধান পাকতে ও ঘরে তুলতে কৃষকের এখনো মাসখানেক সময় লাগবে। কিন্তু এই মাঠের মধ্যে এক খণ্ড জমির ধান সম্পূর্ণ পেকে হলুদ হয়ে গেছে। দুএক দিনের মধ্যেই কৃষক এই ধান কেটে ঘরে তুলবেন। কিন্তু এটা কীভাবে সম্ভব সম্প্রতি ময়মনসিংহের সদর উপজেলার পীরগঞ্জ গ্রামে গেলে এমন দৃশ্যই দেখা যায়। কৃষক মো. আবু সাইয়ীদ ইত্তেফাককে বলেন এটা আগাম আমন জাত বীনা১১ ধান। এই ধান চাষ করতে চারা তৈরি থেকে শুরু করে কাটা পর্যন্ত সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ ১১০ দিন সময় লাগে। তিনি বলেন এই ধানের চারা করতে ২০ থেকে ২২ দিন সময় লাগে। চারা তৈরির সময় বাদ দিলে বীনা১১ চাষে সময় লাগে ৯০ দিন যা অন্য জাতের আমনের চেয়ে এক মাস কম। তিনি জমির পাকা ধান দেখিয়ে বলেন দুএক দিনের মধ্যেই এই ধান কেটে ঘরে তুলব। একই কথা জানালেন আরেক কৃষক আবু বকর সিদ্দিক। তিনি বলেন উচ্চফলনশীল জাতের হওয়ায় বীনা১১ অন্য জাতের আমনের চেয়ে বিঘায় চারপাঁচ মণ বেশি হয়। ধানের দানা লম্বা ও মাঝারি হয়। দামও ভালো পাওয়া যায়। তবে বীনা১১এর বিশেষ গুণ হলো বন্যা এই ধানের তেমন ক্ষতি করতে পারে না। জলমগ্ন অবস্থায়ও এই ধানগাছ টিকে থাকে। বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট বীনা জানিয়েছে দেশে প্রতি বছর অতিবৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতা ও বন্যায় ২০ লাখ হেক্টর জমির ধান কোনো না কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চলতি বছরও বন্যায় ৫০ হাজার হেক্টরেরও বেশি জমির আমন ফসল নষ্ট হয়েছে। গত বছর বন্যায় নষ্ট হয়েছিল ১ লাখ হেক্টরেরও বেশি জমির আমন ফসল যা দেশে সামগ্রিক ফসল উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। অথচ আগাম জাতের বীনা১১ চাষে বন্যার হাত থেকে এই ফসল অনেকটাই রক্ষা করা সম্ভব হতো। সরকারের এই গবেষণা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে বীজতলা কিংবা চারা রোপণের দুতিন দিন পর ২০ থেকে ২৫ দিন পর্যন্ত পানিতে ডুবে চারা গাছের ওপরের অংশ পচে গেলেও মূল গাছ আবার বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক ফলন দিয়ে থাকে। জলমগ্ন অবস্থায় প্রতি হেক্টরে ৪ দশমিক ৫ থেকে ৫ টন আর জলমগ্ন না হলে ৬ থেকে ৬ দশমিক ৫ টন পর্যন্ত ফলন পাওয়া যায়। এছাড়া স্বল্প জীবনকাল হওয়ায় এই জাত চাষাবাদ করে সহজেই শস্য নিবিড়তা বাড়ানো সম্ভব। গত কয়েক বছরে এই আগাম জাতের আমনের আবাদ ক্রমেই বাড়ছে বলে গবেষণা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের বীনা মহাপরিচালক ও জাতটির উদ্ভাবক ড. মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম গতকাল ইত্তেফাককে বলেন আগের আমন জাতগুলোর জীবনকাল বেশি হওয়ায় উত্তরবঙ্গসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষকেরা বছরে দুটির বেশি ফসল চাষ করতে পারতেন না। কিন্তু স্বল্প জীবনকালের বীনা১১ চাষ করলে কৃষকেরা সহজেই বছরে একই জমিতে তিনটি ফসল চাষ করতে পারবেন। তিনি বলেন একজন কৃষক আগাম আমনের পর সরিষা বা পাটশাক অথবা রবি ফসল করে বোরো চাষ করতে পারবেন। তাছাড়া স্বল্প জীবনকালবিশিষ্ট এসব জাত আবাদ করে বরেন্দ্র অঞ্চলসহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলের কৃষকেরা দুই ফসলি জমিকে ইতিমধ্যে তিন ফসলি জমিতে রূপান্তর করেছে। বীনার মহাপরিচালক বলেন আশ্বিন মাসের শেষের মধ্য থেকে এই ধান কাটা হয়। ফলে এ সময় ধানের খড় থেকে গোখাদ্যের চাহিদা মিটছে। কৃষক খড় বিক্রি করেও বাড়তি আয় করতে পারছেন। বীনা১১ কৃষকের মাঝে ছড়িয়ে দিতে বর্তমানে সারা দেশে ১ হাজারেরও বেশি মাঠ প্রদর্শনী করা হচ্ছে বলে জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/799.csv b/Bangla_fin_news_articles/799.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9cf8022177ea38985415eefadc40826f7344b39d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/799.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +799,সেবা খাতের আয় দেশে আনার পদ্ধতি আরো সহজ হলো,2021-10-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সেবা খাতের আয় দেশে আনার পদ্ধতি সহজ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে লাইসেন্সপ্রাপ্ত যে কোনো পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডারের সঙ্গে ফ্রিল্যান্সার ও সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের হিসাব রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করতে পারবে। সোমবার ১৮ অক্টোবর বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়েছে। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী সেবা সরবরাহকারী আন্তর্জাতিক মার্কেট প্ল্যাটফরমের সঙ্গে মার্চেন্ট হিসাব পরিচালনাসহ বিদেশে লাইসেন্সপ্রাপ্ত পেমেন্ট সেবা প্রদানকারীরা নোশনাল হিসাব করতে পারবে। সার্কুলারে বলা হয়েছে আন্তর্জাতিক মার্কেট প্ল্যাটফরমে কিংবা বিদেশি পেমেন্ট সেবা প্রদানকারীর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট অনুমোদিত ডিলার এডি ব্যাংকের নস্ট্রো হিসাবে বিদেশি ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেনের জন্য বৈদেশিক মুদ্রার হিসাব জমা করা অর্থ ঐ ব্যাংক পরবর্তী সময় সেবা প্রদানকারী গ্রাহকের হিসাবে জমা করবে। এক্ষেত্রে এডি ব্যাংকসেবা প্রদানকারীর কাছ থেকে আন্তর্জাতিক মার্কেট প্ল্যাটফরমের সঙ্গে পরিচালিত মার্চেন্ট হিসাব পরিচালনা এবং বিদেশে লাইসেন্সপ্রাপ্ত পেমেন্ট সেবা প্রদানকারীর সঙ্গে তার নোশনাল হিসাব সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নেবে। এরপর সেবা প্রদানকারীর সেবা কার্যক্রম সম্পর্কিত তথ্যাদিসহ ঘোষণা নিতে হবে। প্রদত্ত সেবার বিপরীতে প্রাপ্য আয় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আন্তর্জাতিক মার্কেট প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে প্রত্যাবাসন কিংবা নোশনাল ও মার্চেন্ট হিসাবে জমার মাধ্যমে তাত্ক্ষণিকভাবে তা দেশে আনার বিষয়ে গ্রাহকের কাছ থেকে আন্ডারটেকিং গ্রহণ করবে। সেবা খাতের বিপরীতে প্রাপ্ত আয় গ্রাহকের হিসাবে জমা হবে। ..... ছবি বাংলাদেশ ব্যাংক ... . পাশাপাশি গ্রাহকের স্থানীয় ডিজিটাল ওয়ালেটে উক্ত অর্থ টাকায় জমা করার সুযোগ রাখা হয়েছে। তবে প্রাপ্ত আয়ের প্রযোজ্য অংশ গ্রাহকের সম্মতি সাপেক্ষে ইআরকিউ হিসাবে জমা করতে পারবে বলে সার্কুলারে এডি ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নীতিমালায় প্রযোজ্য কর কর্তন এবং পরিশোধের বিধিবিধান মেনে চলার বিষয়েও বলা হয়েছে। সেবা খাতের আয় নির্ধারিত চার মাসের মধ্যে দেশে প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। সেবা আয় দেশে আনার জন্য মার্চেন্ট কিংবা নোশনাল হিসাব ছাড়া অন্য কোনো উপায়ে দেশের বাইরে অর্থ সংরক্ষণ করা যাবে না বলে সার্কুলারে বলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানান ক্ষুদ্র পরিসরে সেবা খাতের আয় প্রত্যাবাসনের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১১ সালে এডি ব্যাংকগুলোকে বিদেশে ওপিজিএসপির সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের প্রাধিকার প্রদান করে। এ বিষয়ক নীতিমালা আরো সহজ করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক সচেষ্ট হয়ে অংশীজনদের মতামত নিয়ে নতুন নির্দেশনা আলোচ্য সার্কুলারের মাধ্যমে প্রদান করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/8.csv b/Bangla_fin_news_articles/8.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ccf04a0901147073bd47cec880ff53141d90e154 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/8.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +8,আবারও বাড়লো সোনার দাম,2022-08-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এক সপ্তাহের ব্যবধানে দেশের বাজারে আবারও সোনার দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৫০ টাকা। ফলে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম বেড়ে দাঁড়াবে ৮২ হাজার ৩৪৮ টাকা। যা এতোদিন ছিল ৮১ হাজার ২৯৮ টাকা। বুধবার ৩ আগস্ট বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বৃহস্পতিবার ৪ আগস্ট থেকে সারাদেশে নতুন দাম অনুযায়ী সোনা কেনাবেচা করা হবে। এর আগে ২৮ জুলাই সোনার দাম বাড়ানো হয় যা ২৯ জুলাই থেকে কার্যকর হয়। তারও আগে দুই দিনের ব্যবধানে দাম বাড়ানো হয়। অর্থাৎ ২৬ জুলাই সোনার দাম বাড়ানো হয় যা ২৭ জুলাই থেকে কার্যকর হয়। বুধবার পর্যন্ত ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি সোনা বিক্রি হয়েছে ৮১ হাজার ২৯৮ টাকায়। ২১ ক্যারেটের সোনার দাম ছিল ৭৭ হাজার ৫৬৬ টাকা ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি বিক্রি হয় ৬৬ হাজার ৪৮৫ টাকায় এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম ছিল ৫৫ হাজার ১৭১ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/80.csv b/Bangla_fin_news_articles/80.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..847018a399249c6780bbcb076d8d2a1c0e51e62b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/80.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +80,চামড়া কিনতে ২৫৮ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংক,2022-07-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির পশুর কাঁচা চামড়া কিনতে সরকারিবেসরকারি ব্যাংক মিলে ব্যবসায়ীদের ৪৩৩ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে। এসব ঋণের মধ্যে শুধু রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংক সোনালী জনতা অগ্রণী ও রূপালী দেবে ২৫৮ কোটি টাকা। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১২০ কোটি টাকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে জনতা ব্যাংক লিমিটেড। এসব ঋণের অধিকাংশই বিতরণ করা হয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সূত্রে জানা গেছে। ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা বলছেন ব্যবসায়ীদের মধ্যে চামড়া বাবদ ঋণ নিয়ে অন্য খাতে বিনিয়োগ করার প্রবণতা রয়েছে। এ কারণে খেলাপি হচ্ছেন তারা। তবে এসব খেলাপি আর চামড়ার ঋণ অন্য খাতে ব্যয় করা নিয়ে সতর্ক রয়েছে ব্যাংকগুলো। এসব কারণে কোরবানিতে চামড়া কেনার সংখ্যা বাড়লেও ঋণের পরিমাণ কমে আসছে। চামড়া ব্যবসায়ীদের মতে কাঁচা চামড়া থেকে ওয়েট ব্লু করতে ৪৫ ধরনের কেমিক্যালের ব্যবহার হয়। পূর্ণাঙ্গ চামড়া তৈরি করতে ৯২ প্রকারের কেমিক্যাল চামড়ায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এরমধ্যে কিছু কেমিক্যালের দাম চার গুণ পর্যন্ত বেড়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে একটা দাম বাড়লে দেশি ব্যবসায়ীরা আরো দাম বাড়িয়ে দেন। এতে আমরা যে চামড়া কিনি তার তিন গুণ কেমিক্যালের পেছনে খরচ করতে হচ্ছে। কেমিক্যালের ব্যবসা সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া উচিত। এতে সবাই কেমিক্যাল কম দামে পাবে আবার চামড়ার ব্যবসাও ভালো হবে। ..... রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংকের লোগো ... . তারা বলছেন বন্ডেড যারা আছে তারা কেমিক্যাল আনেন। নিজেদের মতো করে দাম রাখেন। এজন্য কেমিক্যাল ব্যবসা উন্মুক্ত করে দিলে ভালো হয়। অন্তত ৫০ শতাংশ উন্মুক্ত করা উচিত। এতে সরকার ট্যাক্স পাবে রাজস্ব বাড়বে। আবার প্রান্তিক পর্যায়ে চামড়ার বাজারও ভালো হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মতে এবার কাঁচা চামড়া সংরক্ষণে ট্যানারি মালিকরা ৪০০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ পাবেন। তবে সরকারিবেসরকারি ব্যাংক মিলে ৪৩৩ কোটি টাকা ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। এরমধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংক ২৫৮ কোটি টাকা ঋণ বিতরণের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে যার মধ্যে জনতা ব্যাংকই দিচ্ছে ১২০ কোটি টাকা। গত বছর একই পরিমাণ ঋণ বিতরণের প্রস্তুতি থাকলেও শেষ পর্যন্ত জনতা ব্যাংক বিতরণ করে ৪০ কোটি টাকা। এ বছর রূপালী ব্যাংক ৩০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে। অগ্রণী ব্যাংক দিচ্ছে ৮৩ কোটি টাকা এবং সোনালী ব্যাংকের লক্ষ্যমাত্রা ২৫ কোটি টাকা। নব্বই দশকে চামড়া খাতে ঋণ বিতরণের পর সেসব ঋণ ফেরত না আসায় বেসরকারি ব্যাংকগুলো এ খাতে ঋণ বিতরণ থেকে অনেকটাই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। এখন মূলত রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংকই চামড়া কেনায় বেশি ঋণ দিয়ে থাকে। এর বাইরে বেসরকারি কয়েকটি ব্যাংক ঋণ দিচ্ছে। ২০২০ সালে ঈদুল আজহায় রাষ্ট্রায়ত্ত চারটিসহ ৯ বাণিজ্যিক ব্যাংক চামড়া খাতে বরাদ্দ রেখেছিল ৬৪৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এসব লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ঋণ বিতরণ হয়েছিল মাত্র ৬৫ কোটি টাকা। ২০২১ সালেও ৫৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হলেও অর্ধেকের কম ঋণ বিতরণ করা হয়েছিল। এদিকে চামড়া ব্যবসায়ীদের ঋণ বিতরণ সহজ করতে সম্প্রতি নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চামড়া ব্যবসায়ীরা ঋণ পেতে আগের ঋণ খেলাপি হলে মাত্র ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্টে দিয়ে পুনঃতপশিল করতে পারবেন। ঐ নির্দেশনায় বলা হয় পুনঃতপশিলিকরণ পরবর্তীকালে ব্যাংকিং নিয়মাচার অনুসরণপূর্বক তপশিলি ব্যাংকসমূহ ব্যাংকারগ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে ঋণগ্রহীতার সক্ষমতা যাচাই সাপেক্ষে ২০২২ সালে কোরবানি করা পশুর কাঁচা চামড়া ক্রয়ের উদ্দেশ্যে ঋণ বিতরণ করতে পারবে। ২০২২ সালে কোরবানি করা পশুর চামড়া ক্রয়ের উদ্দেশ্যে নতুন ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের কম্পে্রামাইজড অ্যামাউন্ট আদায় করা যাবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/800.csv b/Bangla_fin_news_articles/800.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eed030cbf4715fdfbd7f922cd58abb14c68c55b1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/800.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +800,শেয়ারবাজারে আবারও ধস,2021-10-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,টানা পাঁচ দিন দরপতনের পর বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির চাপে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস গতকাল সোমবার পুঁজিবাজারে ধসে নেমে এসেছে। গতকাল লেনদেন হওয়া ৩৭৪ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের মধ্যে দাম কমেছে ৩২৪টির আর বেড়েছে মাত্র ৩৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার। তাতে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ৮৯ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সূচক কমেছে ৩১৫ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি ডিএসইর লেনদেন কমে প্রায় তিন মাসে সর্বনিম্ন স্থানে নেমে এসছে। বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে গত সোমবার পর্যন্ত এক সপ্তাহে বস্ত্র বিমাআর্থিক প্রতিষ্ঠান বিদ্যুত্ ও জ্বালানি এবং ওষুধ ও রসায়ন খাতের দাম কমেছিল। এই কয়েক দিন কেবল ব্যক্তিক্রম ছিল ব্যাংকের শেয়ার। তবে গতকাল সোমবার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তগুলোর ব্যাংকের শেয়ারের দামও কমেছে। প্রায় সব কোম্পানির দাম কমায় পুঁজিবাজার এখন ধসে রূপ নিয়েছে বলে মনে করেন বাজারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তারা বলছেন নতুন করে এই ধসে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ভয় আরো ঢুকেছে বাজারে আরো পতন হতে পারে। তাই তারা দ্রুত শেয়ার বিক্রি করে দিয়ে টাকা ক্যাশ করে নিচ্ছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ছায়েদুর রহমান বলেন শেয়ারবাজার এখন একটি পর্যায়ে এসেছে। বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ার টানা বেড়েছে এখন এসব কোম্পানিতে মূল্য সংশোধন হচ্ছে। কিন্তু বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত হওয়ার মতো কোনো ঘটনা পুঁজিবাজারে ঘটেনি বলে মনে করেন তিনি। ডিএসইর তথ্যমতে গতকাল ডিএসইতে ৩৭৪টি কোম্পানির ৩২ কোটি ৪৯ লাখ ৩৬ হাজার ১০৬টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ৩২৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টির। প্রায় সব কোম্পানির শেয়ারের দাম কমায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৮৯ পয়েন্ট কমে ৭ হাজার ৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। প্রধান সূচকের পাশাপাশি ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২১ দশমিক ১৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫২৫ পয়েন্টে ও ডিএসই৩০ সূচক ২৬ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৬৭৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। গতকাল ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩৯৩ কোটি ৮৩ লাখ ৩৬ হাজার টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৬৫৫ কোটি ৩৭ লাখ ৭৮ হাজার টাকা। অর্থাত্ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন প্রায় ৩০০ কোটি টাকা কম যা গত ২ মাস ২৩ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন। এর আগে চলতি বছরের ২৫ জুলাই ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৩৫৪ কোটি টাকা। এর পরদিন ২৬ জুলাই লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪২৮ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। গতকাল ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ফার্মাসিউটিক্যালসের শেয়ারের। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্সের শেয়ার। তৃতীয় স্থানে ছিল লাফার্জহোলসিমের শেয়ার। এরপর যথাক্রমে ছিল ব্রিটিশআমেরিকান টোব্যাকো ফরচুন সুজ বেক্সিমকো লিমিটেড আইএফআইসি ব্যাংক এনআরবিসি ব্যাংক জেনেক্সইনফোসেস ও পাওয়ার গ্রিড লিমিটেড। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩১৫ পয়েন্ট কমে ২০ হাজার ৭০৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেন করা ৩০৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩৫টির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। এই বাজারে লেনদেন হয়েছে ৭৪ কোটি ৫৫ লাখ ২০ হাজার ৩৭৮ টাকা। এর আগে লেনদেন হয়েছিল ৬৩ কোটি ৮২ লাখ ৫৮ হাজার ২১১ টাকার শেয়ার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/801.csv b/Bangla_fin_news_articles/801.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b17e3bc73ad7f9d60e567aead799186dbe9b8ed --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/801.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +801,শেয়ারবাজারে অস্থিরতা,2021-10-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,মূল্য সূচকের বড় দরপতনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো টানা ৭ কর্মদিবসের দরপতন। মঙ্গলবার ১৯ অক্টোবর ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ৭৬ পয়েন্ট বা ১ শতাংশ কমেছে। এ দিয়ে টানা ৭ কর্মদিবস বড় দরপতনে পুঁজিবাজার। তবে এদিন ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচক ও লেনদেন দুটোই কমেছে।পুঁজিবাজারের এমন পরিস্থিতি দেখে বিনিয়োগকারীরা মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার চিন্তাভাবনা করছেন। যদিও বর্তমান অবস্থান থেকে বের হতে হলে সবাইকে বড় ধরনের লোকসান গুনতে হবে।মঙ্গলবার ডিএসইতে ১ হাজার ৬৮২ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এদিন ডিএসইতে আগের দিন থেকে ২৮৯ কোটি ১ লাখ টাকা বেশি লেনদেন হয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৩৯৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকার। আজ ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৭৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২০ পয়েন্টে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই৩০ সূচক ২২ পয়েন্ট কমে এবং ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২০ পয়েন্ট কমেছে।মঙ্গলবার ডিএসইতে মোট ৩৭৬টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮৭টির দর কমেছে ২৫৪টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির।অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। সিএসই সার্বিক সূচক ১৮৬ পয়েন্ট কমে ২০ হাজার ৫২১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/802.csv b/Bangla_fin_news_articles/802.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cb37e9929c2fe142540d41f0c90702e9a9c53e1d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/802.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +802,বুধবার বন্ধ থাকছে সব বাণিজ্যিক ব্যাংক,2021-10-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সা. উপলক্ষে বুধবার ২০ অক্টোবর সারাদেশের সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।এর আগে গত বৃহস্পতিবার ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে বলা হয় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সা. উপলক্ষে ১৯ অক্টোবর ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সা. উপলক্ষে ঘোষিত ছুটি ১৯ অক্টোবরের পরিবর্তে ২০ অক্টোবর পুনঃনির্ধারণ করা হলো।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/803.csv b/Bangla_fin_news_articles/803.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e67241e9047bc125f9d9c4459a5fdf54884032c1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/803.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +803,শেয়ারবাজারে সূচকের পতন থামছে না,2021-10-19,অনলাইন ডেস্ক,শেয়ারবাজারে সূচকের পতন অব্যাহত রয়েছে। মঙ্গলবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচকের বড় পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এ নিয়ে টানা ৭ কার্যদিবসে উভয় শেয়ারবাজারে সূচকে পতন ঘটেছে। এই সাত কার্যদিবসে ৩৪৭ পয়েন্ট সূচক কমেছে।মঙ্গলবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭৬.৬৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে সাত হাজার ২০.৬১ পয়েন্টে। দিন শেষে ডিএসইতে এক হাজার ৬৯২ কোটি ৮৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের দিন থেকে ২৮৯ কোটি ২ লাখ টাকা বেশি। ডিএসইতে এদিন ৩৭৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ২৫৪টির এবং ৩৫টির শেয়ারের দর অপরিবর্তিত রয়েছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৯৫.৭৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৫১১.৯৫ পয়েন্টে। সিএসইতে এদিন ২৯৮টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭২টির দর বেড়েছে কমেছে ২০৪টির আর ২২টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/804.csv b/Bangla_fin_news_articles/804.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5f78e52648ee9cda32fb3c723cab24efcec4f1a8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/804.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +804,বেশি ফলন বন্যাসহনীয় আগাম আমন বীনা১১ চাষে ঝুঁকছেন কৃষক,2021-10-19,মুন্না রায়হান ময়মনসিংহ থেকে ফিরে,একটু দূর থেকে দেখলে অবাক হওয়ার মতোই ব্যাপার। বিস্তীর্ণ মাঠ জুড়ে সবুজের সমারোহ। বাতাসে দোল খাচ্ছে কাঁচা আমন ধান। এই ধান পাকতে ও ঘরে তুলতে কৃষকের এখনো মাসখানেক সময় লাগবে। কিন্তু এই মাঠের মধ্যে এক খণ্ড জমির ধান সম্পূর্ণ পেকে হলুদ হয়ে গেছে। দুএক দিনের মধ্যেই কৃষক এই ধান কেটে ঘরে তুলবেন। কিন্তু এটা কীভাবে সম্ভবসম্প্রতি ময়মনসিংহের সদর উপজেলার পীরগঞ্জ গ্রামে গেলে এমন দৃশ্যই দেখা যায়। কৃষক মো. আবু সাইয়ীদ ইত্তেফাককে বলেন এটা আগাম আমন জাত বীনা১১ ধান। এই ধান চাষ করতে চারা তৈরি থেকে শুরু করে কাটা পর্যন্ত সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ ১১০ দিন সময় লাগে। তিনি বলেন এই ধানের চারা করতে ২০ থেকে ২২ দিন সময় লাগে। চারা তৈরির সময় বাদ দিলে বীনা১১ চাষে সময় লাগে ৯০ দিন যা অন্য জাতের আমনের চেয়ে এক মাস কম। তিনি জমির পাকা ধান দেখিয়ে বলেন দুএক দিনের মধ্যেই এই ধান কেটে ঘরে তুলব। একই কথা জানালেন আরেক কৃষক আবু বকর সিদ্দিক। তিনি বলেন উচ্চফলনশীল জাতের হওয়ায় বীনা১১ অন্য জাতের আমনের চেয়ে বিঘায় চারপাঁচ মণ বেশি হয়। ধানের দানা লম্বা ও মাঝারি হয়। দামও ভালো পাওয়া যায়। তবে বীনা১১এর বিশেষ গুণ হলো বন্যা এই ধানের তেমন ক্ষতি করতে পারে না। জলমগ্ন অবস্থায়ও এই ধানগাছ টিকে থাকে। বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট বীনা জানিয়েছে দেশে প্রতি বছর অতিবৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতা ও বন্যায় ২০ লাখ হেক্টর জমির ধান কোনো না কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চলতি বছরও বন্যায় ৫০ হাজার হেক্টরেরও বেশি জমির আমন ফসল নষ্ট হয়েছে। গত বছর বন্যায় নষ্ট হয়েছিল ১ লাখ হেক্টরেরও বেশি জমির আমন ফসল যা দেশে সামগ্রিক ফসল উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। অথচ আগাম জাতের বীনা১১ চাষে বন্যার হাত থেকে এই ফসল অনেকটাই রক্ষা করা সম্ভব হতো। সরকারের এই গবেষণা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে বীজতলা কিংবা চারা রোপণের দুতিন দিন পর ২০ থেকে ২৫ দিন পর্যন্ত পানিতে ডুবে চারা গাছের ওপরের অংশ পচে গেলেও মূল গাছ আবার বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক ফলন দিয়ে থাকে। জলমগ্ন অবস্থায় প্রতি হেক্টরে ৪ দশমিক ৫ থেকে ৫ টন আর জলমগ্ন না হলে ৬ থেকে ৬ দশমিক ৫ টন পর্যন্ত ফলন পাওয়া যায়। এছাড়া স্বল্প জীবনকাল হওয়ায় এই জাত চাষাবাদ করে সহজেই শস্য নিবিড়তা বাড়ানো সম্ভব। গত কয়েক বছরে এই আগাম জাতের আমনের আবাদ ক্রমেই বাড়ছে বলে গবেষণা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের বীনা মহাপরিচালক ও জাতটির উদ্ভাবক ড. মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম গতকাল ইত্তেফাককে বলেন আগের আমন জাতগুলোর জীবনকাল বেশি হওয়ায় উত্তরবঙ্গসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষকেরা বছরে দুটির বেশি ফসল চাষ করতে পারতেন না। কিন্তু স্বল্প জীবনকালের বীনা১১ চাষ করলে কৃষকেরা সহজেই বছরে একই জমিতে তিনটি ফসল চাষ করতে পারবেন। তিনি বলেন একজন কৃষক আগাম আমনের পর সরিষা বা পাটশাক অথবা রবি ফসল করে বোরো চাষ করতে পারবেন। তাছাড়া স্বল্প জীবনকালবিশিষ্ট এসব জাত আবাদ করে বরেন্দ্র অঞ্চলসহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলের কৃষকেরা দুই ফসলি জমিকে ইতিমধ্যে তিন ফসলি জমিতে রূপান্তর করেছে। বীনার মহাপরিচালক বলেন আশ্বিন মাসের শেষের মধ্য থেকে এই ধান কাটা হয়। ফলে এ সময় ধানের খড় থেকে গোখাদ্যের চাহিদা মিটছে। কৃষক খড় বিক্রি করেও বাড়তি আয় করতে পারছেন। বীনা১১ কৃষকের মাঝে ছড়িয়ে দিতে বর্তমানে সারা দেশে ১ হাজারেরও বেশি মাঠ প্রদর্শনী করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/805.csv b/Bangla_fin_news_articles/805.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b25ae72e4f137f384c717f2258e3cfbf156158a7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/805.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +805,সেবা খাতের আয় দেশে আনার পদ্ধতি আরো সহজ হলো,2021-10-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সেবা খাতের আয় দেশে আনার পদ্ধতি সহজ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে লাইসেন্সপ্রাপ্ত যে কোনো পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডারের সঙ্গে ফ্রিল্যান্সার ও সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের হিসাব রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করতে পারবে। সোমবার ১৮ অক্টোবর বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়েছে।নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী সেবা সরবরাহকারী আন্তর্জাতিক মার্কেট প্ল্যাটফরমের সঙ্গে মার্চেন্ট হিসাব পরিচালনাসহ বিদেশে লাইসেন্সপ্রাপ্ত পেমেন্ট সেবা প্রদানকারীরা নোশনাল হিসাব করতে পারবে।সার্কুলারে বলা হয়েছে আন্তর্জাতিক মার্কেট প্ল্যাটফরমে কিংবা বিদেশি পেমেন্ট সেবা প্রদানকারীর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট অনুমোদিত ডিলার এডি ব্যাংকের নস্ট্রো হিসাবে বিদেশি ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেনের জন্য বৈদেশিক মুদ্রার হিসাব জমা করা অর্থ ঐ ব্যাংক পরবর্তী সময় সেবা প্রদানকারী গ্রাহকের হিসাবে জমা করবে। এক্ষেত্রে এডি ব্যাংকসেবা প্রদানকারীর কাছ থেকে আন্তর্জাতিক মার্কেট প্ল্যাটফরমের সঙ্গে পরিচালিত মার্চেন্ট হিসাব পরিচালনা এবং বিদেশে লাইসেন্সপ্রাপ্ত পেমেন্ট সেবা প্রদানকারীর সঙ্গে তার নোশনাল হিসাব সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নেবে। এরপর সেবা প্রদানকারীর সেবা কার্যক্রম সম্পর্কিত তথ্যাদিসহ ঘোষণা নিতে হবে। প্রদত্ত সেবার বিপরীতে প্রাপ্য আয় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আন্তর্জাতিক মার্কেট প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে প্রত্যাবাসন কিংবা নোশনাল ও মার্চেন্ট হিসাবে জমার মাধ্যমে তাত্ক্ষণিকভাবে তা দেশে আনার বিষয়ে গ্রাহকের কাছ থেকে আন্ডারটেকিং গ্রহণ করবে। সেবা খাতের বিপরীতে প্রাপ্ত আয় গ্রাহকের হিসাবে জমা হবে। দৈনিক ইত্তেফাক ....পাশাপাশি গ্রাহকের স্থানীয় ডিজিটাল ওয়ালেটে উক্ত অর্থ টাকায় জমা করার সুযোগ রাখা হয়েছে। তবে প্রাপ্ত আয়ের প্রযোজ্য অংশ গ্রাহকের সম্মতি সাপেক্ষে ইআরকিউ হিসাবে জমা করতে পারবে বলে সার্কুলারে এডি ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নীতিমালায় প্রযোজ্য কর কর্তন এবং পরিশোধের বিধিবিধান মেনে চলার বিষয়েও বলা হয়েছে।সেবা খাতের আয় নির্ধারিত চার মাসের মধ্যে দেশে প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। সেবা আয় দেশে আনার জন্য মার্চেন্ট কিংবা নোশনাল হিসাব ছাড়া অন্য কোনো উপায়ে দেশের বাইরে অর্থ সংরক্ষণ করা যাবে না বলে সার্কুলারে বলা হয়েছে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানান ক্ষুদ্র পরিসরে সেবা খাতের আয় প্রত্যাবাসনের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১১ সালে এডি ব্যাংকগুলোকে বিদেশে ওপিজিএসপির সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের প্রাধিকার প্রদান করে। এ বিষয়ক নীতিমালা আরো সহজ করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক সচেষ্ট হয়ে অংশীজনদের মতামত নিয়ে নতুন নির্দেশনা আলোচ্য সার্কুলারের মাধ্যমে প্রদান করা হয়েছে।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/806.csv b/Bangla_fin_news_articles/806.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fa13329820391a8593df67bd895fb333dc358048 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/806.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +806,শেয়ারবাজারে আবারও ধস,2021-10-19,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,টানা পাঁচ দিন দরপতনের পর বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির চাপে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস গতকাল সোমবার পুঁজিবাজারে ধসে নেমে এসেছে। গতকাল লেনদেন হওয়া ৩৭৪ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের মধ্যে দাম কমেছে ৩২৪টির আর বেড়েছে মাত্র ৩৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার। তাতে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ৮৯ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সূচক কমেছে ৩১৫ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি ডিএসইর লেনদেন কমে প্রায় তিন মাসে সর্বনিম্ন স্থানে নেমে এসছে।বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে গত সোমবার পর্যন্ত এক সপ্তাহে বস্ত্র বিমাআর্থিক প্রতিষ্ঠান বিদ্যুত্ ও জ্বালানি এবং ওষুধ ও রসায়ন খাতের দাম কমেছিল। এই কয়েক দিন কেবল ব্যক্তিক্রম ছিল ব্যাংকের শেয়ার। তবে গতকাল সোমবার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তগুলোর ব্যাংকের শেয়ারের দামও কমেছে। প্রায় সব কোম্পানির দাম কমায় পুঁজিবাজার এখন ধসে রূপ নিয়েছে বলে মনে করেন বাজারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তারা বলছেন নতুন করে এই ধসে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ভয় আরো ঢুকেছে বাজারে আরো পতন হতে পারে। তাই তারা দ্রুত শেয়ার বিক্রি করে দিয়ে টাকা ক্যাশ করে নিচ্ছে।এ বিষয়ে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ছায়েদুর রহমান বলেন শেয়ারবাজার এখন একটি পর্যায়ে এসেছে। বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ার টানা বেড়েছে এখন এসব কোম্পানিতে মূল্য সংশোধন হচ্ছে। কিন্তু বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত হওয়ার মতো কোনো ঘটনা পুঁজিবাজারে ঘটেনি বলে মনে করেন তিনি। ডিএসইর তথ্যমতে গতকাল ডিএসইতে ৩৭৪টি কোম্পানির ৩২ কোটি ৪৯ লাখ ৩৬ হাজার ১০৬টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ৩২৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টির। প্রায় সব কোম্পানির শেয়ারের দাম কমায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৮৯ পয়েন্ট কমে ৭ হাজার ৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।প্রধান সূচকের পাশাপাশি ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২১ দশমিক ১৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫২৫ পয়েন্টে ও ডিএসই৩০ সূচক ২৬ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৬৭৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।গতকাল ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩৯৩ কোটি ৮৩ লাখ ৩৬ হাজার টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৬৫৫ কোটি ৩৭ লাখ ৭৮ হাজার টাকা। অর্থাত্ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন প্রায় ৩০০ কোটি টাকা কম যা গত ২ মাস ২৩ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন। এর আগে চলতি বছরের ২৫ জুলাই ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৩৫৪ কোটি টাকা। এর পরদিন ২৬ জুলাই লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪২৮ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। গতকাল ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ফার্মাসিউটিক্যালসের শেয়ারের। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্সের শেয়ার। তৃতীয় স্থানে ছিল লাফার্জহোলসিমের শেয়ার। এরপর যথাক্রমে ছিল ব্রিটিশআমেরিকান টোব্যাকো ফরচুন সুজ বেক্সিমকো লিমিটেড আইএফআইসি ব্যাংক এনআরবিসি ব্যাংক জেনেক্সইনফোসেস ও পাওয়ার গ্রিড লিমিটেড।অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩১৫ পয়েন্ট কমে ২০ হাজার ৭০৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেন করা ৩০৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩৫টির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। এই বাজারে লেনদেন হয়েছে ৭৪ কোটি ৫৫ লাখ ২০ হাজার ৩৭৮ টাকা। এর আগে লেনদেন হয়েছিল ৬৩ কোটি ৮২ লাখ ৫৮ হাজার ২১১ টাকার শেয়ার।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/807.csv b/Bangla_fin_news_articles/807.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ad82b3093a624296d471aeb4d2d6570d7038502c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/807.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +807,ফের সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব,2021-10-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আবারও বাড়ছে ভোজ্য তেলের দাম। আন্তর্জাতিক বাজারের জন্য বোতলজাত ও খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৭ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। রবিবার ১৭ অক্টোবর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য আইআইটি অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামানের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত নিত্যপণ্যের মজুত পরিস্থিতি আমদানি ও দাম নির্ধারণ নিয়ে বৈঠকে তেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়। বাণিজ্যমন্ত্রী ও সচিব এই প্রস্তাব অনুমোদন দিলে ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী মিল মালিকরা তা জানিয়ে দেবে। . .... ফের সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব ... . এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন সয়াবিন তেল পরিশোধনকারী মিল মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রস্তাব ছিল বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১৬৮ টাকা করার। ট্যারিফ কমিশন একাধিকবার বসে অ্যানালাইসিস করে ১৬২ টাকা বোতলজাত সায়াবিন তেল করার সুপারিশ করেছে। এটা ছিল সেপ্টেম্বর মাসের অ্যাভারেজ রিপোর্ট। আজকে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করে প্রতি লিটার বোতলজাত তেলের দাম ঠিক করা হয়েছে ১৬০ টাকা যেটার আগে দাম ছিল ১৫৩ টাকা। সভায় খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৩৬ টাকা বোতলজাত পাঁচ লিটার তেলের দাম ৭৬০ টাকা আর পাম অয়েল প্রতি লিটার ১১৯ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত সচিব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/808.csv b/Bangla_fin_news_articles/808.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3f5fde53df57d36d2f551ecd2cf3ab7fcb32ffef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/808.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +808,দুই কোম্পানির লেনদেন বন্ধ আজ,2021-10-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানির শেয়ার লেনদেন আজ সোমবার ১৮ অক্টোবর বন্ধ থাকবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জান গেছে। কোম্পানি দুইটি হলো বে লিজিং এবং ইবনে সিনা। জানা গেছে রেকর্ড ডেট সংক্রান্ত কারণে কোম্পানি দুইটির শেয়ার লেনদেন সোমবার বন্ধ থাকবে। আর রেকর্ড ডেটের পর আগামীকাল মঙ্গলবার কোম্পানিগুলো আবার লেনদেনে ফিরবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/809.csv b/Bangla_fin_news_articles/809.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..82a5dd9e8814e7411dbf897efd87c719726c4248 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/809.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +809,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় পতন,2021-10-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই রবিবার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় ধরনের পতন হয়েছে। এদিন ডিএসইর প্রধান ডিএসইএক্স সূচক ৫৬.৮০ পয়েন্ট কমে ৭ হাজার ১৮৬.৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করেছে। দিন শেষে ডিএসইতে ৩৭৬ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ২৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির। ডিএসইতে এদিন ১ হাজার ৬৫১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের দিনের চেয়ে ২১৭ কোটি টাকা বেশি। অপর শেয়ারবাজার সিএসইর প্রধান সিএসইএক্স সূচক ৬৪.৯৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১২ হাজার ৬১৭.৯৯ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে ৩১০টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৮টির কমেছে ২১৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির। দিন শেষে সিএসইতে ৬৩ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে যা আগের দিনের চেয়ে ১৭ কোটি টাকা বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/81.csv b/Bangla_fin_news_articles/81.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28ea83c3bee6f98328d888a52d47a393b6cb8e8f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/81.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +81,নানা সংস্থার পরিদর্শনে শিল্প খাতে জটিলতা,2022-07-07,সাইদুল ইসলাম,প্রচলিত সংস্থাগুলোর বাইরে নানা সংস্থার পরিদর্শনে হয়রানি বাড়ছে দেশের কারখানা মালিকদের। যে কাজটি নির্দিষ্ট সংস্থার নয় সেটিও করছে তারা। এর ফলে কারখানার কর্মকর্তাকর্মচারীদের মাসের অধিকাংশ সময় এসব কাজে ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে। একই বিষয়ে নানা সংস্থা পরিদর্শন রিপোর্ট দেওয়ায় জটিলতাও বাড়ছে। এছাড়া পরিদর্শন কর্মকর্তাদের খুশি করতে কারখানামালিকদের বাড়তি অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে। বিভিন্ন কারখানামালিক এবং তাদের অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বললে তারা জানান এমনিতেই ব্যবসাবাণিজ্য ভালো যাচ্ছে না। তার ওপর নানা সংস্থার অযাচিত খবরদারিতে উদ্যোক্তারা বিরক্ত। এ অবস্থা চলতে থাকলে ব্যবসাবাণিজ্য ছেড়ে দেওয়া ছাড়া গতি নেই। বাংলাদেশে কারখানা বা ব্যবসা শুরু করতে গেলে উদ্যোক্তাদের বেশ কিছু সংস্থা থেকে অনুমোদন নিতে হয়। এক্ষেত্রেও তাদের বেগ পেতে হয়। উদ্যোক্তারা জানান অনুমোদনের বিষয়টি একেক শিল্পের ক্ষেত্রে একেক রকম। কোনো কোনো ক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের ২০ থেকে ২২টি সংস্থার অনুমোদন নিতে হয়। আবার বছর শেষে এসব লাইসেন্স নবায়নের বিষয়টিও থাকে। কিন্তু যে কাজটি নির্দিষ্ট কোনো সংস্থার না সে কাজটিও ঐ সংস্থা করতে চায়। কারখানা স্থাপনের জন্য যত রকম লাইসেন্স বাংলাদেশে ব্যবসা করার জন্য যত রকম অনুমোদনের প্রয়োজন হয় তা বিশ্বের অন্য কোনো দেশে নেই। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে বস্ত্র খাতের একজন উদ্যোক্তা তার কারখানা স্থাপনের জন্য অন্তত ২০ রকমের লাইসেন্স নিতে হয়। এগুলোর মধ্যে আছে ট্রেড লাইসেন্স কারখানা লাইসেন্স ফায়ার লাইসেন্স বয়লার লাইসেন্স সংশ্লিষ্ট সমিতির সদস্য পদ আমদানি রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট রপ্তানি রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট বন্ড লাইসেন্স রপ্তানি খাতের প্রতিষ্ঠান রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর সার্টিফিকেট সার্টিফিকেট অব ইনকরপোরেশন টিআইএন সার্টিফিকেট ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট পরিবেশ ছাড়পত্র কারখানার লেআউট প্লান সংশ্লিষ্ট সরকারি অফিস থেকে ভবনের ছাড়পত্র বিইআরসি সার্টিফিকেট গ্যাস কোম্পানির ছাড়পত্র বিদ্যুৎ কোম্পানির ছাড়পত্র ভূমির অনাপত্তি পত্র বিল্ডিং অকোপেন্সি সার্টিফিকেট বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের লাইসেন্স ইত্যাদি। এর বাইরেও রপ্তানি পণ্য তৈরির কারখানাগুলো কমপ্লায়েন্স ইস্যুতে নানা প্রতিষ্ঠানের ছাড়পত্র নিয়ে থাকে। তবে একটি কারখানা বা স্থাপনার বিভিন্ন ইস্যু দেখার জন্য সরকারের পৃথক পৃথক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব লাইসেন্স বা সার্টিফিকেট প্রতি বছর নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে উদ্যোক্তারা নবায়ন করে থাকেন। কার কাজ কে করে একটি কারখানা বা স্থাপনায় অগ্নিনিরাপত্তাসহ নানা বিষয় থাকে। এসব দেখভাল করার জন্য সরকারের নানা অধিদপ্তর আছে। যেমন অগ্নিনিরাপত্তার বিষয়টি দেখে থাকে ফায়ার ব্রিগেড। গ্যাসের বিষয়টি দেখে থাকে তিতাস বা অন্য গ্যাস কোম্পানি। পরিবেশের বিষয়টি দেখে পরিবেশ অধিদপ্তর। বিদ্যুতের বিষয়টি দেখে সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ কোম্পানি। কিন্তু সাম্প্রতিককালে এর উলটোটা ঘটছে। গত কিছুদিন ধরে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিডা বিভিন্ন কারখানা এবং স্থাপনা পরিদর্শন করছেন। তারা বিভিন্ন টিম করে পরিদর্শন রিপোর্টও দিচ্ছেন। এ পরিদর্শন রিপোর্টে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্হাসহ নানা বিষয় উঠে আসছে। এ নিয়ে নানা ধরনের জটিলতাও হচ্ছে। জানা গেছে বিডা ইতিমধ্যে এক হাজারেরও বেশি স্থাপনা নির্বাচন করেছে পরিদর্শনের জন্য। তবে উদ্যোক্তারা বলছেন আমাদের জবাবদিহিতা কার কাছে এটি বুঝতে অসুবিধা হয়। যে আইনে বিডা প্রতিষ্ঠা করা হয় সেখানে প্রতিষ্ঠানটিকে সুনির্দিষ্ট কিছু কার্যাবলী দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন২০১৬ অনুযায়ী বিডা যে কাজগুলো করতে পারবে তার মধ্যে আছেদ্রুত শিল্পায়নের উদ্দেশ্যে দেশিবিদেশি পুঁজি বিনিয়োগকে উত্সাহিত করা পুঁজি বিনিয়োগ সংক্রান্ত সরকারের বাস্তবায়ন শিল্প প্রকল্প অনুমোদন অবকাঠামো সুবিধা নিশ্চিতকরণ শিল্পে বিদেশি কর্মী নিয়োগের শর্ত নির্ধারণ শিল্পের জমি হস্তান্তরে বাধা দূর করা প্রভৃতি। কিন্তু বিডার চলমান কাজে কারখানা মালিকদের হয়রানি বাড়ছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন কারখানা মালিক বলেন এমনিতেই দেশীয় শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো নানা সমস্যায় ধুঁকছে। এর ওপর নানা সংস্থার অতিরিক্ত খবরদারি পরিস্থিতি আরো জটিল করে তুলছে। কারখানার প্রশাসনিক কর্মকর্তারা মাসের অধিকাংশ সময় ঐসব সংস্থার কর্মকর্তাদের সময় দিতে হয়। বাংলাদেশের ব্যবসা পরিস্থিতি বাংলাদেশে ব্যবসাবাণিজ্য স্থাপন এবং তা চালিয়ে নেওয়ার পরিস্থিতির ওপর রিপোর্ট করে বিশ্বব্যাংক। ১৯০টি দেশের ওপর পরিচালিত ঐ জরিপ রিপোর্টে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬৮ নম্বরে। পরিস্থিতির উন্নয়নের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন সংস্থা তৈরি করা হয়েছে ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি করার জন্য। কিন্তু পরিস্থিতির এখনো তেমন উন্নতি নেই। এ বিষয়ে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দও নানা পরামর্শ দিয়েছেন। বাংলাদেশের বড় শিল্প খাত টেক্সটাইল মিলমালিকদের সংগঠন বিটিএমএ প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন ইত্তেফাককে বলেছেন ২০২৭ সালের মধ্যে আমরা স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের টার্গেট নির্ধারণ করেছি। কিন্তু যে পরিস্থিতি চলছে তাতে পরিস্থিতি জটিল হচ্ছে। এক্ষেত্রে যে অন্তরায়গুলো আছে সেগুলোকে দূর করতে হবে। তিনি বলেন নানান সংস্থার হয়রানি বন্ধ করতে না পারলে আমরা ক্রমাগত পিছিয়ে পড়ব। বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয় করার জন্য ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু করা হয়েছে। সেগুলো যাতে ঠিকমতো কাজ করে সেদিকে নজর দিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/810.csv b/Bangla_fin_news_articles/810.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..30d03dc58838fd8fd015080e58230951e075cb57 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/810.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +810,ফের সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব,2021-10-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আবারও বাড়ছে ভোজ্য তেলের দাম। আন্তর্জাতিক বাজারের জন্য বোতলজাত ও খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৭ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।রবিবার ১৭ অক্টোবর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য আইআইটি অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামানের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত নিত্যপণ্যের মজুত পরিস্থিতি আমদানি ও দাম নির্ধারণ নিয়ে বৈঠকে তেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়। বাণিজ্যমন্ত্রী ও সচিব এই প্রস্তাব অনুমোদন দিলে ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী মিল মালিকরা তা জানিয়ে দেবে। সয়াবিন তেল লিটারে ৯ টাকা না বাড়ল ১২ টাকা ....এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন সয়াবিন তেল পরিশোধনকারী মিল মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রস্তাব ছিল বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১৬৮ টাকা করার। ট্যারিফ কমিশন একাধিকবার বসে অ্যানালাইসিস করে ১৬২ টাকা বোতলজাত সায়াবিন তেল করার সুপারিশ করেছে। এটা ছিল সেপ্টেম্বর মাসের অ্যাভারেজ রিপোর্ট। আজকে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করে প্রতি লিটার বোতলজাত তেলের দাম ঠিক করা হয়েছে ১৬০ টাকা যেটার আগে দাম ছিল ১৫৩ টাকা।সভায় খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৩৬ টাকা বোতলজাত পাঁচ লিটার তেলের দাম ৭৬০ টাকা আর পাম অয়েল প্রতি লিটার ১১৯ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত সচিব।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/811.csv b/Bangla_fin_news_articles/811.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..62ccefca2b3adefb659705d614c9f91bb65e77f2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/811.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +811,দুই কোম্পানির লেনদেন বন্ধ আজ,2021-10-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানির শেয়ার লেনদেন আজ সোমবার ১৮ অক্টোবর বন্ধ থাকবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জান গেছে। কোম্পানি দুইটি হলো বে লিজিং এবং ইবনে সিনা। জানা গেছে রেকর্ড ডেট সংক্রান্ত কারণে কোম্পানি দুইটির শেয়ার লেনদেন সোমবার বন্ধ থাকবে। আর রেকর্ড ডেটের পর আগামীকাল মঙ্গলবার কোম্পানিগুলো আবার লেনদেনে ফিরবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/812.csv b/Bangla_fin_news_articles/812.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..beba708694577bdcc84a0fb41f451ddf07070afc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/812.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +812,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় পতন,2021-10-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই রবিবার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় ধরনের পতন হয়েছে। এদিন ডিএসইর প্রধান ডিএসইএক্স সূচক ৫৬.৮০ পয়েন্ট কমে ৭ হাজার ১৮৬.৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করেছে।দিন শেষে ডিএসইতে ৩৭৬ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ২৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির। ডিএসইতে এদিন ১ হাজার ৬৫১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের দিনের চেয়ে ২১৭ কোটি টাকা বেশি। অপর শেয়ারবাজার সিএসইর প্রধান সিএসইএক্স সূচক ৬৪.৯৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১২ হাজার ৬১৭.৯৯ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে ৩১০টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৮টির কমেছে ২১৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির। দিন শেষে সিএসইতে ৬৩ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে যা আগের দিনের চেয়ে ১৭ কোটি টাকা বেশি।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/813.csv b/Bangla_fin_news_articles/813.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1f9b49e04d40031c6da3e94be5a8efbe1a2111f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/813.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +813,সোনালি আঁশের সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ,2021-10-17,নূরে আলম সিদ্দিকী শান্ত,পাট বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী পণ্য। বহুকাল থেকে বাংলার কৃষকেরা পাটের চাষাবাদ করছেন। পাটকে বলা হয় সোনালি আঁশ। অর্থকরী এ ফসলটি যুগে যুগে সারা বিশ্বে দেশের জন্য বয়ে এনেছে সুনাম ও খ্যাতি। বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান আবহাওয়া জমি অন্য যে কোনো দেশের চেয়ে পাট উৎপাদনে অধিক উপযোগী। বাংলাদেশ কৃষি তথ্য সার্ভিসের তথ্য মতে দেশে বর্তমানে পাটচাষি রয়েছে ৪০ লাখ। মোট শ্রমশক্তির ১২ শতাংশ মানুষ পাট উৎপাদনের কাজে জড়িত। ২০২০২১ অর্থবছরে পাট ও পাটজাত পণ্য দেশের দ্বিতীয় রপ্তানি খাত হিসেবে স্থান দখল করে নিয়েছে। বাংলাদেশের কাঁচা পাট রপ্তানি করা হয় ভারত চীন ইউরোপ মধ্যপ্রাচ্য রাশিয়া আমেরিকা থাইল্যান্ড ভিয়েতনামসহ আরও অনেক দেশে। জিডিপিতে পাটের অবদান ০.২৬ এবং কৃষি খাতে অবদান ১.১৪ শতাংশ। আমাদের দেশের উৎপাদিত পাট গুণেমানে অন্যান্য দেশের চেয়ে অধিক উন্নত। পাটশিল্প একসময় দেশের প্রধান রপ্তানি খাত ছিল। যার আয়ও ছিল অন্যান্য খাতের চেয়ে সবার শীর্ষে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় পাটের কারখানা আদমজী জুটমিল আমাদের দেশে অবস্থিত। যা বর্তমানে বন্ধ রয়েছে। নানা কারণে পাটশিল্পের গৌরবময় অবস্থা কিছুটা ধূসর হলেও নতুন করে আশা জেগে উঠেছে এ শিল্পে। প্রতি বছর পৃথিবীতে এক ট্রিলিয়ন টনের বেশি পলিথিন ব্যবহার করা হচ্ছে। যার ফলে বিশ্ব পরিবেশ এখন হুমকির মুখে। পরিবেশ রক্ষায় বিশেষজ্ঞগণ পচনশীল ও নবায়নযোগ্য দ্রব্যসামগ্রী ব্যবহারের ওপর বিশেষ জোর দিচ্ছেন। ইউরোপসহ বেশ কিছু দেশে প্লাস্টিক ও পলিথিন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পাট সহজেই পচনশীল হওয়ায় প্লাস্টিক আর পলিথিন আগ্রাসনের এই বিরূপ সময়ে সোনালি আঁশ দেখাচ্ছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ। বর্তমানে জার্মানি ফ্রান্স ইতালি যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কিছু দেশ প্রাকৃতিক তন্তু ব্যবহারে অধিক মনোযোগ দিয়েছে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বিশ্ব বাজারে পাটের স্থান সহজেই দখল করা যেতে পারে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি বিলাসবহুল মোটরগাড়ির অভ্যন্তরীণ কাঠামো নির্মাণে পাটের ব্যবহার শুরু হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স পণ্য কম্পিউটারের বডি বিমানের পার্টস খেলাধুলার সামগ্রী তৈরিতে বাংলাদেশের উন্নতমানের পাট ব্যবহার করা হচ্ছে। পাটের রুপালি কাঠি বা সোলার চাহিদাও রয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে। পাটকাঠি জ্বালানির চারকোল দিয়ে ফটোকপিয়ার মেশিনের কালি কার্বন পেপার লিথিয়াম ব্যাটারি আতশবাজি তৈরি করা হচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্লাস্টিকজাত পণ্য এড়াতে ও পরিবেশ রক্ষায় পাটের ব্যাগ ব্যবহার করার সুপারিশ করেছে। ইন্টারন্যাশনাল জুট স্টাডি গ্রুপের সমীক্ষা অনুযায়ী সারা বিশ্বে প্রতি বছর ৫০০ বিলিয়ন পাটের থলে বা ব্যাগের চাহিদা রয়েছে। এই কথা মাথায় রেখে পাটের তৈরি সোনালি ব্যাগ আরও বেশি রপ্তানি করতে পারলে আমরা সহজেই পাটের মাধ্যমে বিশ্ব বাজার ধরতে পারব। পাট এমন একটি আদর্শ পণ্য যার কোনো কিছুই ফেলনা নয়। আমরা যদি পাটের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারি একদিন এই পাট হতে পারে আমাদের ভাগ্য পরিবর্তন এবং দিন বদলের জাদুর কাঠি। পাটের শুকনো পাতার তৈরি চা ইতিমধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে। এছাড়া পাট থেকে তৈরি জামাকাপড় শাড়ি লুঙ্গি ফতোয়া নারীপুরুষের স্যান্ডেল বাস্কেট ম্যাটস স্যুট সুয়েটার জুট ডেনিম শিকা কার্পেট শোপিচ সুতাসহ অন্যান্য পাটজাত দ্রব্যের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ১৩৫টি দেশে বাংলাদেশের তৈরি ২৮২টি পাটজাত পণ্য গৌরবের সঙ্গে রপ্তানি করা হচ্ছে। ২০২০২১ অর্থবছরে ১১৬.১৪ লাখ ডলার মূল্যের পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি করা হয়েছে যা বিগত অর্থবছরের চেয়ে ৩১ শতাংশ বেশি। দেশের তৈরি পোশাকশিল্পের পরেই পাট অন্যতম সম্ভাবনাময় খাত। সরকারিবেসরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এ খাতটি আরও এগিয়ে যাবে। পাটের সঙ্গে মিশে আছে আমাদের পূর্বপুরুষদের রক্ত ঘাম আর স্বপ্ন। পাটের উৎপাদন বৃদ্ধি সুষ্ঠু বাজারজাতকরণ এবং যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলে তা দেশের মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি অর্থনৈতিক কাঠামো শক্তিশালী করে দেশের জন্য বয়ে আনবে সম্মান ও বৈদেশিক মুদ্রা। লেখক শিক্ষার্থী তেজগাঁও কলেজ ঢাকা \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/814.csv b/Bangla_fin_news_articles/814.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e51c09e661fcea617d4919538079a6c498f41776 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/814.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +814,সোনালি আঁশের সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ,2021-10-17,নূরে আলম সিদ্দিকী শান্ত,পাট বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী পণ্য। বহুকাল থেকে বাংলার কৃষকেরা পাটের চাষাবাদ করছেন। পাটকে বলা হয় সোনালি আঁশ। অর্থকরী এ ফসলটি যুগে যুগে সারা বিশ্বে দেশের জন্য বয়ে এনেছে সুনাম ও খ্যাতি। বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান আবহাওয়া জমি অন্য যে কোনো দেশের চেয়ে পাট উৎপাদনে অধিক উপযোগী। বাংলাদেশ কৃষি তথ্য সার্ভিসের তথ্য মতে দেশে বর্তমানে পাটচাষি রয়েছে ৪০ লাখ। মোট শ্রমশক্তির ১২ শতাংশ মানুষ পাট উৎপাদনের কাজে জড়িত। ২০২০২১ অর্থবছরে পাট ও পাটজাত পণ্য দেশের দ্বিতীয় রপ্তানি খাত হিসেবে স্থান দখল করে নিয়েছে।বাংলাদেশের কাঁচা পাট রপ্তানি করা হয় ভারত চীন ইউরোপ মধ্যপ্রাচ্য রাশিয়া আমেরিকা থাইল্যান্ড ভিয়েতনামসহ আরও অনেক দেশে। জিডিপিতে পাটের অবদান ০.২৬ এবং কৃষি খাতে অবদান ১.১৪ শতাংশ। আমাদের দেশের উৎপাদিত পাট গুণেমানে অন্যান্য দেশের চেয়ে অধিক উন্নত। পাটশিল্প একসময় দেশের প্রধান রপ্তানি খাত ছিল। যার আয়ও ছিল অন্যান্য খাতের চেয়ে সবার শীর্ষে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় পাটের কারখানা আদমজী জুটমিল আমাদের দেশে অবস্থিত। যা বর্তমানে বন্ধ রয়েছে। নানা কারণে পাটশিল্পের গৌরবময় অবস্থা কিছুটা ধূসর হলেও নতুন করে আশা জেগে উঠেছে এ শিল্পে। প্রতি বছর পৃথিবীতে এক ট্রিলিয়ন টনের বেশি পলিথিন ব্যবহার করা হচ্ছে। যার ফলে বিশ্ব পরিবেশ এখন হুমকির মুখে। পরিবেশ রক্ষায় বিশেষজ্ঞগণ পচনশীল ও নবায়নযোগ্য দ্রব্যসামগ্রী ব্যবহারের ওপর বিশেষ জোর দিচ্ছেন। ইউরোপসহ বেশ কিছু দেশে প্লাস্টিক ও পলিথিন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পাট সহজেই পচনশীল হওয়ায় প্লাস্টিক আর পলিথিন আগ্রাসনের এই বিরূপ সময়ে সোনালি আঁশ দেখাচ্ছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ। বর্তমানে জার্মানি ফ্রান্স ইতালি যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কিছু দেশ প্রাকৃতিক তন্তু ব্যবহারে অধিক মনোযোগ দিয়েছে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বিশ্ব বাজারে পাটের স্থান সহজেই দখল করা যেতে পারে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি বিলাসবহুল মোটরগাড়ির অভ্যন্তরীণ কাঠামো নির্মাণে পাটের ব্যবহার শুরু হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স পণ্য কম্পিউটারের বডি বিমানের পার্টস খেলাধুলার সামগ্রী তৈরিতে বাংলাদেশের উন্নতমানের পাট ব্যবহার করা হচ্ছে। পাটের রুপালি কাঠি বা সোলার চাহিদাও রয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে। পাটকাঠি জ্বালানির চারকোল দিয়ে ফটোকপিয়ার মেশিনের কালি কার্বন পেপার লিথিয়াম ব্যাটারি আতশবাজি তৈরি করা হচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্লাস্টিকজাত পণ্য এড়াতে ও পরিবেশ রক্ষায় পাটের ব্যাগ ব্যবহার করার সুপারিশ করেছে। ইন্টারন্যাশনাল জুট স্টাডি গ্রুপের সমীক্ষা অনুযায়ী সারা বিশ্বে প্রতি বছর ৫০০ বিলিয়ন পাটের থলে বা ব্যাগের চাহিদা রয়েছে। এই কথা মাথায় রেখে পাটের তৈরি সোনালি ব্যাগ আরও বেশি রপ্তানি করতে পারলে আমরা সহজেই পাটের মাধ্যমে বিশ্ব বাজার ধরতে পারব। পাট এমন একটি আদর্শ পণ্য যার কোনো কিছুই ফেলনা নয়। আমরা যদি পাটের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারি একদিন এই পাট হতে পারে আমাদের ভাগ্য পরিবর্তন এবং দিন বদলের জাদুর কাঠি। পাটের শুকনো পাতার তৈরি চা ইতিমধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে। এছাড়া পাট থেকে তৈরি জামাকাপড় শাড়ি লুঙ্গি ফতোয়া নারীপুরুষের স্যান্ডেল বাস্কেট ম্যাটস স্যুট সুয়েটার জুট ডেনিম শিকা কার্পেট শোপিচ সুতাসহ অন্যান্য পাটজাত দ্রব্যের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ১৩৫টি দেশে বাংলাদেশের তৈরি ২৮২টি পাটজাত পণ্য গৌরবের সঙ্গে রপ্তানি করা হচ্ছে। ২০২০২১ অর্থবছরে ১১৬.১৪ লাখ ডলার মূল্যের পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি করা হয়েছে যা বিগত অর্থবছরের চেয়ে ৩১ শতাংশ বেশি। দেশের তৈরি পোশাকশিল্পের পরেই পাট অন্যতম সম্ভাবনাময় খাত। সরকারিবেসরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এ খাতটি আরও এগিয়ে যাবে। পাটের সঙ্গে মিশে আছে আমাদের পূর্বপুরুষদের রক্ত ঘাম আর স্বপ্ন। পাটের উৎপাদন বৃদ্ধি সুষ্ঠু বাজারজাতকরণ এবং যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলে তা দেশের মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি অর্থনৈতিক কাঠামো শক্তিশালী করে দেশের জন্য বয়ে আনবে সম্মান ও বৈদেশিক মুদ্রা।লেখক শিক্ষার্থী তেজগাঁও কলেজ ঢাকাইত্তেফাকইআ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/815.csv b/Bangla_fin_news_articles/815.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..60d116cdc4429edf2dd0a78e55dfb62063cd169b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/815.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +815,রফতানিতে একটি খাতের ওপর অতিনির্ভরতা ঝুঁকিপূর্ণ,2021-10-16,শফিকুর রহমান রয়েল,গত তিন দশক ধরে বাংলাদেশ তার বলিষ্ট প্রবৃদ্ধি নৈপুণ্যের কারণে আন্তর্জাতিক মহলে বিশেষভাবে প্রশংসিত। দারিদ্র্য প্রশমনে রেকর্ড এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা জনসংখ্যাগত ফলাফলে সমসারির দেশগুলোর চেয়ে বেশ খানিকটা অগ্রগতি দেখিয়ে এরই মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। সাফল্য গাঁথার একটা বড় অংশ এসেছে শ্রমঘন ও রফতানিমুখী শিল্পায়ন থেকে। ২০০১ সালে বাংলাদেশের পণ্যদ্রব্য রফতানির মোট মূল্য ছিল ৬৬০ কোটি ডলার ৫৬ হাজার ১০০ কোটি টাকা। ২০১৯ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ৭২০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ কোটি টাকার বেশি। বিষয়টি আরো পরিষ্কার করে দেওয়া যায় ২০০১ সালে বিশ্বের রফতানিতে বাংলাদেশের অংশ ছিল ০.১ শতাংশ কিন্তু ২০১৯ সালে সেটি দ্বিগুণেরও বেশি বেশি বেড়ে হয়ে যায় ০.২৫ শতাংশ। তৈরি পোশাক উৎপাদনে চূড়ান্ত মনোযোগ দেওয়ার ফলেই রফতানিতে সাফল্যের গল্পটা তৈরি হয়েছে। দেশের মোট রফতানিতে ২০০০ সালেই তৈরি পোশাকের হিস্যা ছিল যেখানে ৭৫ শতাংশ তা ২০১৯ সালে এসে ৮৬ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়। এ ব্যাপারে বাংলাদেশকে বলা যেতে পারে দ্বিতীয় উন্নয়ন বিস্ময়। এমনকি একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে দ্রুত বর্ধিষ্ণু তৈরি পোশাক রফতানিকারক দেশ ভিয়েতনামের ২০০০ সালের মোট রফতানিতে এ পণ্যের অবদান ছিল ১২.৭ শতাংশ সেটি ২০১৯ সালে কমে দাঁড়ায় ১১.৩ শতাংশ। বাংলাদেশ রফতানি আয়ে তৈরি পোশাক খাতের ওপর ক্রমান্বয়েই আরো বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। তৈরি পোশাকবহির্ভূত পণ্যসমূহের মন্থর প্রবৃদ্ধির জন্যে সরকারের পক্ষপাতিত্বমূলক নীতি দায়ী কি না এ প্রশ্ন আজ বেশ জোরেই উচ্চারিত হচ্ছে। পোশাকশিল্পের যে নাটকীয় প্রবৃদ্ধি তার নানাবিধ কারণ রয়েছে। পোশাক উৎপাদকেরা উৎপাদন সক্ষমতা বৃদ্ধি ও ব্যবসার বিস্তারের চেষ্টায় বলতে গেলে এক প্রকার আগ্রাসি ভূমিকা পালন করছে। সরকারের নীতি সহযোগিতাও শিল্পটির বিকাশে সাহায্য করে যাচ্ছে। এ খাতে আধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপনের পর বিশেষত সোয়েটার বিভাগে মেশিন চালকেরা নানাবিধ আকর্ষণীয় পোশাক উৎপাদন করছে। অনেক উদ্যোক্তা এখন রফতানির জন্য ল্যাতিন আমেরিকা ও আফ্রিকার অনাবিষ্কৃত বাজারগুলোয় ছোটাছুটি করছে। এ শিল্পের আরো বিকাশে সহায়ক শক্তি হিসেবে সরকার তার সর্বোচ্চ সব নীতি দিয়ে সহযোগিতা যুগিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে রফতানিমুখী বাকি খাতগুলো দীর্ঘদিন ধরে সরকারের অবহেলার শিকার হচ্ছে। তাদের অভিযোগ সরকারের সব মনোযোগ কেবল তৈরি পোশাক খাতের ওপর নিবদ্ধ এবং তাদেরই সব প্রকারের সাহায্য করে যাচ্ছে যার ফলে তৈরি পোশাকবহির্ভূত খাতগুলোর প্রবৃদ্ধির গতি এখন মন্থর কিংবা স্তব্ধ। তাদের অভিযোগ অবশ্য অমূলক নয়। উদাহরণস্বরূপ পোশাক তৈরির কারখানাগুলোর বন্ড লাইসেন্স নবায়নের সময় তিন বছর হলেও চামড়ার কারখানাগুলোর বেলায় তা দুই বছর। এখানেই শেষ নয় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক উত্পাদক ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ তাদের অঙ্গীভূত যে কোনো কারখানার বেলায় সদ্ব্যবহার ঘোষণা ইউটিলাইজেশান ডিক্লারেশান জারি করতে পারলেও চামড়া উৎপাদকদের সংগঠন এমন ক্ষমতা রাখে না। এসবের পাশাপাশি রফতানি উন্নয়ন তহবিল সবুজ তহবিল ও কম খরচের গৃহায়ণ কর্মসূচিরও দৃষ্টি নিবদ্ধ থাকে তৈরি পোশাক খাতের ওপর। .... .... ...... . বাংলাদেশের রফতানিযোগ্য পণ্যেও তালিকায় ৭৫০টি নাম রয়েছে। কিন্তু বার্ষিক রফতানি রশিদের ৮৫ থেকে ৯০ শতাংশ আসে তৈরি পোশাক ও অন্যান্য কয়েকটি আইটেম থেকে। এই পরিস্থিতি বিবেচনায় তৈরি পোশাক শিল্পের যথাযথ বিকাশের জন্য সরকারের সব ধরনের পৃষ্ঠপোষকতা যে অত্যাবশ্যক তা বলার অপেক্ষা রাখে না। যাকে দিয়ে লাভ বেশি তাকেই তো যত্নআত্তিটা বেশি হবে এটিই তো স্বাভাবিক। আরো পরিষ্কারভাবে বলতে গেলে তৈরি বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশের পোশাক খাতের প্রতিযোগিতামূলক তীব্রতা ধরে রাখার জন্য এর কোনো বিকল্প নাই। তবে এটি অস্বীকার করার জো নেই যে রফতানির ক্ষেত্রে একটি খাতের ওপর অতিনির্ভরতা খুব ঝুঁকিপূর্ণ। কোনো কারণে পেছলে পড়লে দেশের গোটা অর্থনীতিতে এর পরিণামটা হবে ভয়াবহ। এমন হলে অন্যান্য খাতগুলো যদি কমবেশি বিকশিত থাকে তখন বিপর্যয় কিঞ্চিত করে হলেও সামাল দেওয়ার একটা সম্ভাবনা থেকে যায়। অন্য খাতগুলোর ওপর ক্রমান্বয়ে হলেও মনোযোগ দেওয়ার খুবই গুরুতপূর্ণ সময় চলছে এখন। তৈরি পোশাকশিল্পের বাইরের খাতগুলোর প্রতি অবজ্ঞা কিছুতেই কাম্য নয়। বিষেশষজ্ঞরা বলছেন অবহেলিত খাতগুলোর উন্নয়নে সরকারে নেওয়া আগের পদক্ষেপগুলো ছিল হয় কৌশলগত অথবা প্রয়োগসংক্রান্ত। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো এ দুটির একটিও বাদবাকি পণ্যের বহুমুখীকরণ ও বাজার সম্প্রসারণের চেষ্টায় যথেষ্ট ছিল না। তৈরি পোশাকের বাইরের পণ্যগুলোর বাজার সম্প্রসারণ ও উৎপাদন বৃদ্ধিতে সরকারের নীতিসহযোগিতা সরবরাহের বিকল্প খুঁজে নেওয়ার কাজটা বাইরে থেকে সহজ মনে হলেও আসলে কিন্তু খুব কঠিন। যারা ক্ষুদ্র সরবরাহকারী তাদের প্রয়োজন হচ্ছে নেটওয়ার্কিং ম্যাচ ম্যাকিং এবং তাদের পণ্যের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশ্বব্যাপী তথ্যের আদানপ্রদান একেবারে জরুরি। এত সবের পরও আরেকটি না বললে অপূর্ণ থেকে যাবে। এক দেশের সরকারের সঙ্গে আরেক দেশের সরকারের আন্তর্জাতিক সমঝোতা শুল্ক প্রতিবন্ধকতাগুলো কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে টনিকস্বরূপ। তুলনামূলকভাবে নতুন বাজারগুলোয় সুযোগ রয়েছে পর্যাপ্ত। কিন্তু স্থানীয় ব্যবসায় সঠিক জ্ঞান ও প্রচেষ্টার ত্রুটি স্থানীয় ব্যবসা ও সরকার সম্পর্কে জানার প্রচেষ্টার ঘাটতিতে অপ্রচলিত পণ্যের অনেক বাজারে কবে যে এমন দুরবস্থা কবে দূর হবে তা বলা মুশকিল। বাংলাদেশের প্রবেশাধিকার এখন পর্যন্ত অধরাই রয়ে গেছে। সম্ভাবনায় অনেক বাজারে বাংলাদেশের অপ্রচলিত আইটেমগুলো চাহিদা যথেষ্টই। বাংলাদেশের অপ্রচলিত বা প্রচলিত পণ্যএ দুই খাতে ল্যাতিন আমেরিকা ও আফ্রিকার বাজারে ঢোকার প্রবেশাধিকার অর্জন করা এখন পর্যন্ত সম্ভব হয়নি। নতুন বাজার আবিষ্কারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের কীর্তি এখন পর্যন্ত শিশুসুলভ। কিন্তু রফতানি জন্য নিত্যনতুন আইটেম নির্বাচন ও নতুন বাজারে প্রবেশের সুযোগ লাভ রফতানি বাজারে বিভিন্ন আইটেমের রফতানি বাংলাদেশের মোট রফতানি আয়ের ভারসাম্যহীনতা কমিয়ে অসাধারণ অবদান রাখতে পারে। ফরেন পলিসি অনুসরণে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/816.csv b/Bangla_fin_news_articles/816.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e75692cf169b47d57a991774ac00a58db9adf14d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/816.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +816,রফতানিতে একটি খাতের ওপর অতি নির্ভরতা ঝুঁকিপূর্ণ,2021-10-16,শফিকুর রহমান রয়েল,গত তিন দশক ধরে বাংলাদেশ তার বলিষ্ট প্রবৃদ্ধি নৈপুণ্যের কারণে আন্তর্জাতিক মহলে বিশেষভাবে প্রশংসিত। দারিদ্র্য প্রশমনে রেকর্ড এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা জনসংখ্যাগত ফলাফলে সমসারির দেশগুলোর চেয়ে বেশ খানিকটা অগ্রগতি দেখিয়ে এরই মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। সাফল্য গাঁথার একটা বড় অংশ এসেছে শ্রমঘন ও রফতানিমুখী শিল্পায়ন থেকে। ২০০১ সালে বাংলাদেশের পণ্যদ্রব্য রফতানির মোট মূল্য ছিল ৬৬০ কোটি ডলার ৫৬ হাজার ১০০ কোটি টাকা। ২০১৯ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ৭২০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ কোটি টাকার বেশি।বিষয়টি আরো পরিষ্কার করে দেওয়া যায় ২০০১ সালে বিশ্বের রফতানিতে বাংলাদেশের অংশ ছিল ০.১ শতাংশ কিন্তু ২০১৯ সালে সেটি দ্বিগুণেরও বেশি বেশি বেড়ে হয়ে যায় ০.২৫ শতাংশ। তৈরি পোশাক উৎপাদনে চূড়ান্ত মনোযোগ দেওয়ার ফলেই রফতানিতে সাফল্যের গল্পটা তৈরি হয়েছে। দেশের মোট রফতানিতে ২০০০ সালেই তৈরি পোশাকের হিস্যা ছিল যেখানে ৭৫ শতাংশ তা ২০১৯ সালে এসে ৮৬ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়। এ ব্যাপারে বাংলাদেশকে বলা যেতে পারে দ্বিতীয় উন্নয়ন বিস্ময়। এমনকি একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে দ্রুত বর্ধিষ্ণু তৈরি পোশাক রফতানিকারক দেশ ভিয়েতনামের ২০০০ সালের মোট রফতানিতে এ পণ্যের অবদান ছিল ১২.৭ শতাংশ সেটি ২০১৯ সালে কমে দাঁড়ায় ১১.৩ শতাংশ। পোশাক উৎপাদনের মান সূচকে বিশ্বে দ্বিতীয় বাংলাদেশ ....বাংলাদেশ রফতানি আয়ে তৈরি পোশাক খাতের ওপর ক্রমান্বয়েই আরো বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। তৈরি পোশাকবহির্ভূত পণ্যসমূহের মন্থর প্রবৃদ্ধির জন্যে সরকারের পক্ষপাতিত্বমূলক নীতি দায়ী কি না এ প্রশ্ন আজ বেশ জোরেই উচ্চারিত হচ্ছে। পোশাকশিল্পের যে নাটকীয় প্রবৃদ্ধি তার নানাবিধ কারণ রয়েছে। পোশাক উৎপাদকেরা উৎপাদন সক্ষমতা বৃদ্ধি ও ব্যবসার বিস্তারের চেষ্টায় বলতে গেলে এক প্রকার আগ্রাসি ভূমিকা পালন করছে। সরকারের নীতি সহযোগিতাও শিল্পটির বিকাশে সাহায্য করে যাচ্ছে। এ খাতে আধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপনের পর বিশেষত সোয়েটার বিভাগে মেশিন চালকেরা নানাবিধ আকর্ষণীয় পোশাক উৎপাদন করছে। অনেক উদ্যোক্তা এখন রফতানির জন্য ল্যাতিন আমেরিকা ও আফ্রিকার অনাবিষ্কৃত বাজারগুলোয় ছোটাছুটি করছে। এ শিল্পের আরো বিকাশে সহায়ক শক্তি হিসেবে সরকার তার সর্বোচ্চ সব নীতি দিয়ে সহযোগিতা যুগিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে রফতানিমুখী বাকি খাতগুলো দীর্ঘদিন ধরে সরকারের অবহেলার শিকার হচ্ছে। তাদের অভিযোগ সরকারের সব মনোযোগ কেবল তৈরি পোশাক খাতের ওপর নিবদ্ধ এবং তাদেরই সব প্রকারের সাহায্য করে যাচ্ছে যার ফলে তৈরি পোশাকবহির্ভূত খাতগুলোর প্রবৃদ্ধির গতি এখন মন্থর কিংবা স্তব্ধ। তাদের অভিযোগ অবশ্য অমূলক নয়। উদাহরণস্বরূপ পোশাক তৈরির কারখানাগুলোর বন্ড লাইসেন্স নবায়নের সময় তিন বছর হলেও চামড়ার কারখানাগুলোর বেলায় তা দুই বছর। এখানেই শেষ নয় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক উত্পাদক ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ তাদের অঙ্গীভূত যে কোনো কারখানার বেলায় সদ্ব্যবহার ঘোষণা ইউটিলাইজেশান ডিক্লারেশান জারি করতে পারলেও চামড়া উৎপাদকদের সংগঠন এমন ক্ষমতা রাখে না। এসবের পাশাপাশি রফতানি উন্নয়ন তহবিল সবুজ তহবিল ও কম খরচের গৃহায়ণ কর্মসূচিরও দৃষ্টি নিবদ্ধ থাকে তৈরি পোশাক খাতের ওপর। বাংলাদেশের রফতানিযোগ্য পণ্যেও তালিকায় ৭৫০টি নাম রয়েছে। কিন্তু বার্ষিক রফতানি রশিদের ৮৫ থেকে ৯০ শতাংশ আসে তৈরি পোশাক ও অন্যান্য কয়েকটি আইটেম থেকে। এই পরিস্থিতি বিবেচনায় তৈরি পোশাক শিল্পের যথাযথ বিকাশের জন্য সরকারের সব ধরনের পৃষ্ঠপোষকতা যে অত্যাবশ্যক তা বলার অপেক্ষা রাখে না। যাকে দিয়ে লাভ বেশি তাকেই তো যত্নআত্তিটা বেশি হবে এটিই তো স্বাভাবিক। আরো পরিষ্কারভাবে বলতে গেলে তৈরি বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশের পোশাক খাতের প্রতিযোগিতামূলক তীব্রতা ধরে রাখার জন্য এর কোনো বিকল্প নাই। তবে এটি অস্বীকার করার জো নেই যে রফতানির ক্ষেত্রে একটি খাতের ওপর অতিনির্ভরতা খুব ঝুঁকিপূর্ণ। কোনো কারণে পেছলে পড়লে দেশের গোটা অর্থনীতিতে এর পরিণামটা হবে ভয়াবহ। এমন হলে অন্যান্য খাতগুলো যদি কমবেশি বিকশিত থাকে তখন বিপর্যয় কিঞ্চিত করে হলেও সামাল দেওয়ার একটা সম্ভাবনা থেকে যায়। অন্য খাতগুলোর ওপর ক্রমান্বয়ে হলেও মনোযোগ দেওয়ার খুবই গুরুতপূর্ণ সময় চলছে এখন। তৈরি পোশাকশিল্পের বাইরের খাতগুলোর প্রতি অবজ্ঞা কিছুতেই কাম্য নয়। আপাতত নতুন প্রণোদনা পাচ্ছে না পোশাক খাত ....বিষেশষজ্ঞরা বলছেন অবহেলিত খাতগুলোর উন্নয়নে সরকারে নেওয়া আগের পদক্ষেপগুলো ছিল হয় কৌশলগত অথবা প্রয়োগসংক্রান্ত। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো এ দুটির একটিও বাদবাকি পণ্যের বহুমুখীকরণ ও বাজার সম্প্রসারণের চেষ্টায় যথেষ্ট ছিল না। তৈরি পোশাকের বাইরের পণ্যগুলোর বাজার সম্প্রসারণ ও উৎপাদন বৃদ্ধিতে সরকারের নীতিসহযোগিতা সরবরাহের বিকল্প খুঁজে নেওয়ার কাজটা বাইরে থেকে সহজ মনে হলেও আসলে কিন্তু খুব কঠিন। যারা ক্ষুদ্র সরবরাহকারী তাদের প্রয়োজন হচ্ছে নেটওয়ার্কিং ম্যাচ ম্যাকিং এবং তাদের পণ্যের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশ্বব্যাপী তথ্যের আদানপ্রদান একেবারে জরুরি। এত সবের পরও আরেকটি না বললে অপূর্ণ থেকে যাবে। এক দেশের সরকারের সঙ্গে আরেক দেশের সরকারের আন্তর্জাতিক সমঝোতা শুল্ক প্রতিবন্ধকতাগুলো কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে টনিকস্বরূপ। তুলনামূলকভাবে নতুন বাজারগুলোয় সুযোগ রয়েছে পর্যাপ্ত। কিন্তু স্থানীয় ব্যবসায় সঠিক জ্ঞান ও প্রচেষ্টার ত্রুটি স্থানীয় ব্যবসা ও সরকার সম্পর্কে জানার প্রচেষ্টার ঘাটতিতে অপ্রচলিত পণ্যের অনেক বাজারে কবে যে এমন দুরবস্থা কবে দূর হবে তা বলা মুশকিল। বাংলাদেশের প্রবেশাধিকার এখন পর্যন্ত অধরাই রয়ে গেছে। সম্ভাবনায় অনেক বাজারে বাংলাদেশের অপ্রচলিত আইটেমগুলো চাহিদা যথেষ্টই। বাংলাদেশের অপ্রচলিত বা প্রচলিত পণ্যএ দুই খাতে ল্যাতিন আমেরিকা ও আফ্রিকার বাজারে ঢোকার প্রবেশাধিকার অর্জন করা এখন পর্যন্ত সম্ভব হয়নি। নতুন বাজার আবিষ্কারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের কীর্তি এখন পর্যন্ত শিশুসুলভ। কিন্তু রফতানি জন্য নিত্যনতুন আইটেম নির্বাচন ও নতুন বাজারে প্রবেশের সুযোগ লাভ রফতানি বাজারে বিভিন্ন আইটেমের রফতানি বাংলাদেশের মোট রফতানি আয়ের ভারসাম্যহীনতা কমিয়ে অসাধারণ অবদান রাখতে পারে।ফরেন পলিসি অনুসরণেইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/817.csv b/Bangla_fin_news_articles/817.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a4f16930315589a8d749684baf9f5be9e1bad53a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/817.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +817,পেঁয়াজের ঝাঁজ কমলেও বেড়েছে মাছমুরগির দাম,2021-10-15,সাকিব আবদুল্লাহ,রাজধানীর বাজারগুলোয় পেঁয়াজের ঝাঁজ কিছুটা কমলেও বেড়েছে মাছ ও ব্রয়লার মুরগির দাম। সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি ব্রয়লারের দাম ছিল ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকা। এখন ব্যবসায়ীরা ১৮০ থেকে ১৮৫ টাকায় বিক্রি করছেন ফার্মের মুরগি। গত সপ্তাহে ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া পেঁয়াজ এখন বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৬৮ টাকায়। শুক্রবার ১৫ অক্টোবর ঢাকার বিভিন্ন বাজারে ঘুরে এই চিত্র দেখা গেছে।জানা গেছে পেঁয়াজ ও চিনির দাম নিয়ন্ত্রণে শুল্ক কমিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। পেঁয়াজ আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এখবরেই হঠাৎ করেই কমেছে মূল্য। দেখা গেছে বাজারে বিভিন্ন মাছের দাম ঊর্ধ্বমুখী। এক কেজি থেকে ১ হাজার ২০০ গ্রাম ওজনের রুইমাছ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা কেজিতে। দেড় কেজির আশপাশের বোয়াল মাছের কেজি চাওয়া হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা। কাতল মাছ ৪০০ টাকা। এমনকি ছোট আকারের পাঙ্গাস মাছের দামও দুই শ ছুঁই ছুঁই।বাজারে এসেছে আগাম শীতের সবজি বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। শিমের কেজি চাওয়া হচ্ছে ১০০ টাকা ফুলকপি ও বাঁধাকপি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকা জোড়া। টমেটোর দাম ১২০ থেকে ১৩০ টাকার মধ্যে। দাম বেড়েছে পেঁয়াজতেলের তবে ডিমে... ....ছবি ইত্তেফাকবাজারে আসা ক্রেতা তানভীর আহমেদ বলেন মুরগির দাম তো কমছেই না। মাসে বেতন পাই একবার জিনিসপত্রের দাম বাড়ে দুই বার। প্রতি মাসে বেতন না বাড়লেও বাড়তি দামে বাজার করতে হচ্ছে। এভাবে বাঁচা দায়। কাওরান বাজারের মুরগীর ব্যবসায়ী রমজান বলেন বাজারে যোগান কম থাকায় দাম এখন বাড়তি। কিছুদিনের মধ্যে সরবরাহ বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে তখন দাম কমবে।সবজি ব্যবসায়ী রাজা মিয়া বলেন শীতের সবজি মাত্রই বাজারে এসেছে তাই দাম বেশি। শীত পুরোপুরি নেমে গেলে দাম কমবে।ইত্তেফাকএসএএনইএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/818.csv b/Bangla_fin_news_articles/818.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a3af8a896416e63f06b9e2d0c4f9e4b6fe3202ec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/818.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +818,চালের দাম নিয়ে প্রতারণা,2021-10-15,চট্টগ্রাম অফিস,চালের বাজারে প্রতারণা বেড়েছে। কম দামের চাল বেশি দামে বিক্রির জন্য কিছু অসাধু ব্যবসায়ী বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করছেন। কম দামি চাল উন্নত ব্র্যান্ডের বস্তায় ভর্তি করে বিক্রি করা হচ্ছে। আবার চাল থেকে সুগন্ধি বের হতে এক ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহার করছেন। বাজার সংশ্লিষ্টরা জানান আমদানিকারক ও মিল মালিক থেকে খুচরা বাজারে আসতে চালের দরে কয়েক দফায় হাত বদল হয়। হাত বদলে বেড়ে যাচ্ছে চালের দাম। ফলে পাইকারি বাজারে চালের দাম কমার কথা বলা হলেও ভোক্তারা সুফল পাচ্ছেন না।চট্টগ্রামের চাক্তাই ও পাহাড়তলীতে প্রধান পাইকারি বাজারের পাশাপাশি নগরীর আরো দুইতিনটি স্থানে চালের পাইকারি বাজার রয়েছে। চালের বাজারে অভিযান পরিচালনাকারী সরকারি সংস্থার সঙ্গে কথা বলে এসব অনিয়মের তথ্য জানা গেছে। বিশেষ করে চালের বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বস্তা ব্যবহার হচ্ছে। চালের বস্তা পরিবর্তন ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। অতি মুনাফালোভী একশ্রেণির অসাধু চাল বিক্রেতা এ ধরনের প্রতারণায় নেমেছে। এতে ক্রেতারা নিম্নমানের চাল কিনে প্রতারিত হচ্ছে। চাল ব্যবসায়ী শান্ত দাশগুপ্ত বলেন চাক্তাই ও মাঝিরঘাট এলাকায় কয়েক জন খালি বস্তা বিক্রেতা রয়েছেন। তাদের কাছ থেকে খালি বস্তা কিনে কিছু অসাধু চাল বিক্রেতা ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করছেন। ইতিপূর্বে চাক্তাই থেকে র্যাব অভিযান চালিয়ে কয়েক জনকে জরিমানাও করে। আবার চাল থেকে সুগন্ধি বের হওয়ার জন্য এক ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহার করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. হাসানুজ্জামান বলেন চট্টগ্রামের বাজারে উত্তরবঙ্গ ও ভারত থেকে আমদানি করা চাল বিক্রি হয়ে থাকে। অভিযানে দেখা গেছে অতি মুনাফার লোভে অনেক পাইকারি বিক্রেতা বস্তা পরিবর্তন করেছেন।এদিকে আমদানিকারক মিল মালিক ও পাইকারি বিক্রেতা সবাই দাবি করছেন বাজারে চালের দাম কমেছে। পাইকারি বাজারে প্রতি ক্যাটাগরির আতপ সিদ্ধ চালের দাম বস্তাপ্রতি ২০০ টাকা কমেছে। কিন্তু দাম কমার কোনো সুফল পাচ্ছে না ভোক্তারা। তারা খুচরা বাজার থেকে আগের মতোই চাল কিনছেন। বাজার সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ বাজার নিয়ে কার্যকর কোনো মনিটরিং হচ্ছে না। সরকারি চালের হিসাব থাকলেও বেসরকারিভাবে মজুত চালের কোনো হিসাব নেই। ফলে চালের বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। চাল আসছে দাম কমছে জাতীয় ....চাল আমদানিকারক আব্দুল হান্নান ইত্তেফাককে বলেন আমি ৫০০ টন সিদ্ধ চাল আমদানি করেছি। আমদানির পর দেশে চালের বাজার কমে যায়। গত দুই সপ্তাহে মণে ২০০ টাকা কমে গেছে। এতে আমার ১০ লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। আতপ চাল খুবই কম আমদানি হয়েছে। অপর আমদানিকারক মহিউদ্দিন আহমেদ বেলাল বলেন আমি ২০০ টন আতপ আমদানি করেছিলাম। বাজারে দাম কমে যাওয়ায় কেজিতে দুই টাকা লোকসানে বিক্রি করতে হয়েছে।কিন্তু এ আমদানিকারকের বাজার দরের দেওয়া তথ্যের সঙ্গে পাইকারি বাজারে বস্তাপ্রতি ৫০ কেজি প্রায় ২০০ টাকা বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। একজন আমদানিকারক জানান তিনি স্বর্ণা সিদ্ধ প্রতিবস্তা ২ হাজার ৮০ টাকায় পাইকারি বাজারে সরবরাহ দিয়েছে। কিন্তু সেই চাল পাইকারি বাজারে প্রতিবস্তা ২ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মিনিকেট সিদ্ধ জিরাশাইল কাটারিভোগ পাইজাম প্রতিটি চাল আমদানিকারকদের কাছ থেকে নিয়ে পাইকারিতে বস্তাপ্রতি ২০০৩০০ টাকা লাভে বিক্রি হচ্ছে। তাদের থেকে খুচরা পাইকাররা নিয়ে আরো বাড়তি দামে বিক্রি করছে।পাহাড়তলী বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এস এম নিজাম উদ্দিন ইত্তেফাককে বলেন চালের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। মূলত চালের বাজার মনিটরিং হচ্ছে না। মিল মালিক আমদানিকারক শিল্প গ্রুপ সবার কাছে চালের বিশাল মজুত রয়েছে। কিন্তু কার কাছে কি পরিমাণ চাল মজুত আছে তার কোনো সঠিক পরিসংখ্যান নেই। ফলে মজুতদাররা চালের বাজার একবার বাড়ায় আবার কমায়।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/819.csv b/Bangla_fin_news_articles/819.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28d430d2b2fb63ceddb4aa14d878e74ba81e10ab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/819.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +819,পেঁয়াজচিনিতে কমলো শুল্ক,2021-10-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পেঁয়াজ ও চিনির দাম নিয়ন্ত্রণে শুল্ক কমিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। পেঁয়াজ আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। চিনির নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরডি ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত দুটি পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে এনবিআর।উল্লেখ্য গত ১১ অক্টোবর পেঁয়াজের শুল্ক প্রত্যাহার অপরিশোধিত সয়াবিন তেল পাম তেল ও চিনির শুল্ক কমাতে এনবিআরকে অনুরোধ জানায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ওইদিন দুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে নিত্যপণ্যের মজুত সরবরাহ আমদানি মূল্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে আয়োজিত সভায় এ অনুরোধ জানানো হয়। এরপর তিনদিনের মাথায় পেঁয়াজ ও চিনি আমদানির শুল্ক কমানো হলো। আজ ১৪ অক্টোবর থেকেই নতুন শুল্কহার কার্যকর হয়েছে। চিনির নতুন শুল্কহার কার্যকর থাকবে আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। অন্যদিকে পেঁয়াজের নতুন শুল্কহার কার্যকর থাকবে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/82.csv b/Bangla_fin_news_articles/82.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b273bb9a4f20cb4dfe6bdbb6dda1d7eb4b4ef709 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/82.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +82,কমছে স্বর্ণের দাম,2022-07-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের বাজারে সোনার দাম ভরিপ্রতি সর্বোচ্চ ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। বুধবার ৬ জুলাই এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। আগমীকাল বৃহস্পতিবার থেকে সারাদেশে এ নতুন দর কার্যকর হবে। বিশ্ববাজারে দরপতনের কারণে এ দাম কমানো হয়। এতে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেট সোনার দামের ভরি ১১.৬৬৪ গ্রাম দাঁড়াচ্ছে ৭৮ হাজার ৩৮২ টাকা। ..... স্বর্ণের গহনা। ছবি সংগৃহীত ... . সর্বশেষ গত ২৬ জুন স্বর্ণের দাম ভরিপ্রতি ২ হাজার ৯১৬ টাকা কমানো হয়। এর আগে স্বর্ণের ভরি ৮২ হাজার ৪৬৪ টাকায় উঠেছিল যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দাম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/820.csv b/Bangla_fin_news_articles/820.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..889c4e19e0ceb9b2d0b9f11db36cb64d3ec4dd3b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/820.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +820,হঠাৎ নগদ ডলারের সংকট কমে যাচ্ছে টাকার মান,2021-10-14,রেজাউল হক কৌশিক,বাজারে চাহিদা ও জোগানের ব্যবধানে ডলারের সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। এতে বাড়ছে ডলারের দাম। আমদানিকারকদের গুনতে হচ্ছে বাড়তি অর্থ। আর এর প্রভাব পড়ছে গ্রাহক পর্যায়েও। বাজারে ডলারের সংকট কমাতে এবং দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংক বাজারে প্রচুর পরিমাণে ডলার ছাড়তে শুরু করেছে। গত বছর উল্টো পরিস্থিতি ছিল। তখন বাংলাদেশ ব্যাংক বাজার থেকে ডলার কিনে নিয়েছিল। করোনা মহামারির সময় দেশে রেমিট্যান্স আয় অনেক বেড়েছিল। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় আন্তর্জাতিক চলাচল শুরু হলে রেমিট্যান্স কমতে শুরু করেছে। অন্যদিকে আমদানি ব্যয়ও বাড়তে শুরু করেছে। করোনা চলাকালীন শিল্পের কাঁচামাল ও মেশিনারিজ আমদানি কম ছিল। সম্প্রতি তা বাড়তে শুরু করেছে। মহামারি চলাকালে প্রবাসীরা বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠালেও এখন অবৈধ পথেও হুন্ডি কিছু আসছে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের। আর আমদানির ক্ষেত্রেও এই পথের আশ্রয় নেন অনেক আমদানিকারক। এছাড়া করোনা ভ্যাকসিন আমদানির অর্থও পরিশোধ করতে হচ্ছে। প্রত্যাশা অনুযায়ী রফতানি আয়ও হচ্ছে না। সব মিলিয়ে বাজারে বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদার তুলনায় সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এসব কারণে করোনা মহামারিপরবর্তীতে ডলারের সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। অবশ্য ডলারের বাজার স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগ বেশ কাজে আসছে বলেও মনে করছেন বিশ্লেষক ও ব্যাংকাররা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলারের দাম আবারও বেড়েছে। দুই দিনের ব্যবধানে প্রতি ডলারে ৫ পয়সা বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকা ৬৫ পয়সায়। গত আগস্ট মাসের শুরুতে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৮৪ টাকা ৮০ পয়সা। এরপর থেকে পর্যায়ক্রমে ডলারের দাম বাড়ছে। মুদ্রাবাজারে দাম বাড়ার ফলে খোলা বাজারেও কার্ব মার্কেট বেড়েছে ডলারের দাম। এখানে এক ডলার কিনতে ব্যয় করতে হচ্ছে সাড়ে ৮৮ টাকা থেকে ৮৯ টাকা পর্যন্ত। ডলারের চাহিদা ও দাম বেড়ে যাওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বুধবার ১৩ অক্টোবর ইত্তেফাককে বলেন করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকায় দেশে মূলধনী যন্ত্রপাতি ও পণ্য আমদানি বেড়েছে। এসব পণ্যের দায় পরিশোধ করতে সংগত কারণেই ডলারের চাহিদা বাড়ছে। আর বাড়তি চাহিদার কারণে দামও কিছুটা বেড়েছে। বাজার স্থিতিশীল রাখতে প্রয়োজনের আলোকে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলার বিক্রি করছে। তিনি জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রা মজুত রয়েছে। অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের এবিবি সাবেক চেয়ারম্যান ও মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের এমডি সৈয়দ মাহবুবুর রহমান ইত্তেফাককে বলেন রফতানি ও রেমিট্যান্স আয়ের সঙ্গে আমদানি ব্যয়ের একটা অসামঞ্জস্য হয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে। এর ফলে ডলারের দাম বেড়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দাম স্থিতিশীল রাখার জন্য কাজ করছে যা বেশ কাজেও আসছে বলে তিনি মনে করেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে বাজারে ডলারের চাহিদা তৈরি হওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলার বিক্রি করছে। চলতি অর্থবছরের শুরু বা জুলাই থেকে গতকাল পর্যন্ত বিক্রি ১ বিলিয়ন ১০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। গত আগস্ট মাসের আগে উল্টো চিত্র ছিল। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়েও ব্যাংকগুলো থেকে ২০ কোটি ৫০ লাখ ডলার কেনে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর ২০২০২১ অর্থবছরে সব মিলিয়ে প্রায় ৮ বিলিয়ন ৮০০ কোটি ডলার কিনেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আগে ২০১৩১৪ অর্থবছরে ৫ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার কিনেছিল। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় মাস আগস্টে রেকর্ড পরিমাণ এলসি খোলা হয়েছে। আগস্টে মোট ৭১৮ কোটি ৪০ লাখ ডলারের এলসি খুলেছেন দেশের ব্যবসায়ীরা। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ ৬১ হাজার ৪২৪ কোটি টাকা প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ৫০ পয়সা। এদিকে চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের দুই মাসের জুলাইআগস্ট হিসাবে এলসি খোলার পরিমাণ বেড়েছে ৪৮ দশমিক ৬০ শতাংশ। এ দুই মাসে বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানির জন্য ১ হাজার ২১৩ কোটি ১২ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে খোলা হয়েছিল ৮১৬ কোটি ৩০ লাখ ডলারের এলসি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী সর্বশেষ গত সেপ্টেম্বর মাসে দেশে ১৭২ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। প্রবাসী আয়ের এই অঙ্ক গত ১৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ২০২০ সালের মে মাসে দেশে ১৫০ কোটি ডলার সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স আসে। প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী ব্যাংকগুলো চাইলেও বাড়তি ডলার নিজেদের কাছে রাখতে পারে না। বৈদেশিক মুদ্রা রাখার বিষয়ে প্রতিটি ব্যাংকের নির্ধারিত সীমা আছে যাকে এনওপি বা নেট ওপেন পজিশন বলে। যদি কোনো ব্যাংকের নির্ধারিত সীমার অতিরিক্ত ডলার মজুত থাকে তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলার বিক্রি করতে হয়। আর না হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে বিক্রি করতে হবে। কেউ নির্ধারিত সীমার বাইরে ডলার নিজেদের কাছে ধরে রাখলে ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে জরিমানা গুনতে হয়। জরিমানার হাত থেকে বাঁচার জন্য ব্যাংকগুলো বাজারে ডলার বিক্রি করতে না পারলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দ্বারস্থ হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী একটি ব্যাংক তার মূলধনের ১৫ শতাংশের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা নিজেদের কাছে ধরে রাখতে পারে। এর অতিরিক্ত হলেই তাকে বাজারে ডলার বিক্রি করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/821.csv b/Bangla_fin_news_articles/821.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c16a339072c8bcef5fdc302263a37e7d8a64781c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/821.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +821,জালিয়াতির সেই সব শাখা থেকেই দেওয়া হচ্ছে সিংহভাগ ঋণ,2021-10-14,জামাল উদ্দীন,ব্যাংকিং খাতে ঋণ জালিয়াতি ঘটেছে এমন শাখাগুলোতেই পুঞ্জীভূত হচ্ছে সরকারি ব্যাংকের ঋণ। হাতে গোনা পাঁচছয়টি শাখা থেকেই বিতরণ করা হচ্ছে সিংহভাগ ঋণ। এসব শাখায় অনিয়মের ঘটনার পরও যাচাইবাছাই ছাড়া ঋণ দেওয়া হচ্ছে গোষ্ঠীবিশেষকেএমন অভিযোগও রয়েছে। শাখাগুলোতে তদারকি জোরদার করার বদলে পুরোনো স্টাইলেই চালাচ্ছে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। আবার কোনো কোনো শীর্ষ নির্বাহী এমন দাপুটে যে ধরাকে সরা জ্ঞান করেন। ব্যাংকিং সূত্র জানায় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে গত কয়েক বছর ধরে অজ্ঞাত কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিবিড় পরিদর্শন বন্ধ থাকায় ব্যাংকিং খাতের প্রকৃত চিত্র এখনো অস্পষ্ট। তদুপরি সরকারি ব্যাংকগুলোতে নানা প্রভাববলয় থাকায় খুব বেশি ভালো করছে না এসব ব্যাংক। রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী জনতা অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংকে বিভিন্ন সময়ে নানা কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটেছে। বেসিক হলমার্ক বিসমিল্লাহ গ্রুপ এ্যানটেক্সসহ নানা ঘটনা এখনো ব্যাংকিং খাতে আলোচিত। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনেও বলা হয়েছে ইতোপূর্বে জালিয়াতি হয়েছে এমন শাখাগুলো থেকে পরবর্তী সময়েও বেশি হারে ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। তথ্যমতে চলতি বছরের জুন মাস শেষে রূপালী ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ৩৫ হাজার ৬৯১ কোটি টাকা। এরমধ্যে মাত্র পাঁচটি শাখার মাধ্যমেই বিতরণ করা হয়েছে ২১ হাজার ৬১০ কোটি টাকা। অর্থাৎ মোট বিতরণকৃত ঋণের ৬১ শতাংশই নির্দিষ্ট পাঁচটি শাখার মাধ্যমে হয়েছে। যেখানে রূপালী ব্যাংকের মোট শাখার সংখ্যা ৫৮৫টি। একইভাবে অগ্রণী ব্যাংকের ৫৪ হাজার ৩৮৫ কোটি টাকা বিতরণকৃত ঋণের মধ্যে ২৫ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে মাত্র পাঁচটি শাখার মাধ্যমে। অগ্রণী ব্যাংকের মোট শাখা ৯৬০টি। জনতা ব্যাংকের মোট শাখার সংখ্যা ৯১২টি। জুন ২১ পর্যন্ত মোট বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ৬৩ হাজার ৪৩৫ কোটি টাকা। এই ঋণের ৭২ শতাংশ বা ৪৫ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে পাঁচটি শাখার মাধ্যমে। এসব শাখায় আলোচিত ঋণ জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছিল। সোনালী ব্যাংকের মোট শাখার সংখ্যা ১ হাজার ২২৮টি। আলোচ্য সময় পর্যন্ত বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ৬০ হাজার ৯৮৮ কোটি টাকা। পাঁচটি শাখার মাধ্যমে বিতরণ করা হয়েছে প্রায় ১৯ হাজার কোটি টাকার মতো। সূত্রগুলো বলেছে শহরকেন্দ্রিক ব্যাংকগুলো ঋণদানের ফোকাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি। ফলে গ্রামাঞ্চল কিংবা এসএমই খাতে প্রকৃত বিনিয়োগ হচ্ছে না। কিংবা অর্থনীতিতে এর সঠিক প্রতিফলন ঘটছে না। তদুপরি নির্দিষ্ট শাখায় পুঞ্জীভূত হওয়ার ঘটনা শুভলক্ষণ নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিশেষজ্ঞরাও। অর্থনীতিবিদ ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী বলেন নির্দিষ্ট শাখায় বেশি অঙ্কের ঋণ দেওয়া মানে অপরাপর শাখার গ্রাহকরা বঞ্চিত হচ্ছে। এতে করে প্রকৃত উদ্যোক্তা কিংবা নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টির প্রয়াসও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। বিগত সময়ের কেলেঙ্কারির ঘটনার রেশ এখনো কাটেনি। এই পুঞ্জীভূতকরণের ফলে ভবিষ্যতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। গ্রাহকরা আটকে গেলে কিংবা ইচ্ছাকৃত খেলাপি হলে ব্যাংক দুর্ভোগে পড়বে। এদিকে ঋণ বিতরণে প্রভাবশালী গ্রাহকদের প্রাধান্য দেওয়ায় ফোর্সড লোনের পরিমাণও বেড়েছে। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ফোর্সড লোনের পরিমাণ সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি দাঁড়িয়েছে। সাম্প্রতিক খেলাপি ঋণ বৃদ্ধির এটিও অন্যতম কারণ। ঋণপত্র খোলার সময় প্রদেয় গ্যারান্টির ক্ষেত্রে সঠিক যাচাইবাছাই হচ্ছে না। এই ফোর্সড লোন এক সময় ব্যাংকগুলোর গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। কেননা টাকা পরিশোধে গ্রাহকের অনীহার কারণেই ফোর্সড লোন হচ্ছে। ব্যাংকগুলো বাধ্য হয়েই গ্রাহকের হিসাবে ফোর্সড লোন করে বিদেশি ব্যাংককে টাকা পরিশোধ করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/822.csv b/Bangla_fin_news_articles/822.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d89f5f552511c14473408b3f952a457f481e539b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/822.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +822,হঠাৎ নগদ ডলারের সংকট কমে যাচ্ছে টাকার মান,2021-10-14,রেজাউল হক কৌশিক,বাজারে চাহিদা ও জোগানের ব্যবধানে ডলারের সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। এতে বাড়ছে ডলারের দাম। আমদানিকারকদের গুনতে হচ্ছে বাড়তি অর্থ। আর এর প্রভাব পড়ছে গ্রাহক পর্যায়েও। বাজারে ডলারের সংকট কমাতে এবং দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংক বাজারে প্রচুর পরিমাণে ডলার ছাড়তে শুরু করেছে। গত বছর উল্টো পরিস্থিতি ছিল। তখন বাংলাদেশ ব্যাংক বাজার থেকে ডলার কিনে নিয়েছিল।করোনা মহামারির সময় দেশে রেমিট্যান্স আয় অনেক বেড়েছিল। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় আন্তর্জাতিক চলাচল শুরু হলে রেমিট্যান্স কমতে শুরু করেছে। অন্যদিকে আমদানি ব্যয়ও বাড়তে শুরু করেছে। করোনা চলাকালীন শিল্পের কাঁচামাল ও মেশিনারিজ আমদানি কম ছিল। সম্প্রতি তা বাড়তে শুরু করেছে। মহামারি চলাকালে প্রবাসীরা বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠালেও এখন অবৈধ পথেও হুন্ডি কিছু আসছে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের। আর আমদানির ক্ষেত্রেও এই পথের আশ্রয় নেন অনেক আমদানিকারক। এছাড়া করোনা ভ্যাকসিন আমদানির অর্থও পরিশোধ করতে হচ্ছে। প্রত্যাশা অনুযায়ী রফতানিআয়ও হচ্ছে না। সব মিলিয়ে বাজারে বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদার তুলনায় সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এসব কারণে করোনা মহামারিপরবর্তীতে ডলারের সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। অবশ্য ডলারের বাজার স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগ বেশ কাজে আসছে বলেও মনে করছেন বিশ্লেষক ও ব্যাংকাররা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলারের দাম আবারও বেড়েছে। দুই দিনের ব্যবধানে প্রতি ডলারে ৫ পয়সা বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকা ৬৫ পয়সায়। গত আগস্ট মাসের শুরুতে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৮৪ টাকা ৮০ পয়সা। এরপর থেকে পর্যায়ক্রমে ডলারের দাম বাড়ছে। মুদ্রাবাজারে দাম বাড়ার ফলে খোলা বাজারেও কার্ব মার্কেট বেড়েছে ডলারের দাম। এখানে এক ডলার কিনতে ব্যয় করতে হচ্ছে সাড়ে ৮৮ টাকা থেকে ৮৯ টাকা পর্যন্ত।ডলারের চাহিদা ও দাম বেড়ে যাওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বুধবার ১৩ অক্টোবর ইত্তেফাককে বলেন করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকায় দেশে মূলধনী যন্ত্রপাতি ও পণ্য আমদানি বেড়েছে। এসব পণ্যের দায় পরিশোধ করতে সংগত কারণেই ডলারের চাহিদা বাড়ছে। আর বাড়তি চাহিদার কারণে দামও কিছুটা বেড়েছে। বাজার স্থিতিশীল রাখতে প্রয়োজনের আলোকে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলার বিক্রি করছে। তিনি জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রা মজুত রয়েছে।অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের এবিবি সাবেক চেয়ারম্যান ও মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের এমডি সৈয়দ মাহবুবুর রহমান ইত্তেফাককে বলেন রফতানি ও রেমিট্যান্স আয়ের সঙ্গে আমদানি ব্যয়ের একটা অসামঞ্জস্য হয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে। এর ফলে ডলারের দাম বেড়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দাম স্থিতিশীল রাখার জন্য কাজ করছে যা বেশ কাজেও আসছে বলে তিনি মনে করেন।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে বাজারে ডলারের চাহিদা তৈরি হওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলার বিক্রি করছে। চলতি অর্থবছরের শুরু বা জুলাই থেকে গতকাল পর্যন্ত বিক্রি ১ বিলিয়ন ১০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। গত আগস্ট মাসের আগে উল্টো চিত্র ছিল। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়েও ব্যাংকগুলো থেকে ২০ কোটি ৫০ লাখ ডলার কেনে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর ২০২০২১ অর্থবছরে সব মিলিয়ে প্রায় ৮ বিলিয়ন ৮০০ কোটি ডলার কিনেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আগে ২০১৩১৪ অর্থবছরে ৫ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার কিনেছিল। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় মাস আগস্টে রেকর্ড পরিমাণ এলসি খোলা হয়েছে। আগস্টে মোট ৭১৮ কোটি ৪০ লাখ ডলারের এলসি খুলেছেন দেশের ব্যবসায়ীরা। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ ৬১ হাজার ৪২৪ কোটি টাকা প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ৫০ পয়সা। এদিকে চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের দুই মাসের জুলাইআগস্ট হিসাবে এলসি খোলার পরিমাণ বেড়েছে ৪৮ দশমিক ৬০ শতাংশ। এ দুই মাসে বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানির জন্য ১ হাজার ২১৩ কোটি ১২ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে খোলা হয়েছিল ৮১৬ কোটি ৩০ লাখ ডলারের এলসি।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী সর্বশেষ গত সেপ্টেম্বর মাসে দেশে ১৭২ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। প্রবাসী আয়ের এই অঙ্ক গত ১৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ২০২০ সালের মে মাসে দেশে ১৫০ কোটি ডলার সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স আসে।প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী ব্যাংকগুলো চাইলেও বাড়তি ডলার নিজেদের কাছে রাখতে পারে না। বৈদেশিক মুদ্রা রাখার বিষয়ে প্রতিটি ব্যাংকের নির্ধারিত সীমা আছে যাকে এনওপি বা নেট ওপেন পজিশন বলে। যদি কোনো ব্যাংকের নির্ধারিত সীমার অতিরিক্ত ডলার মজুত থাকে তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলার বিক্রি করতে হয়। আর না হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে বিক্রি করতে হবে। কেউ নির্ধারিত সীমার বাইরে ডলার নিজেদের কাছে ধরে রাখলে ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে জরিমানা গুনতে হয়। জরিমানার হাত থেকে বাঁচার জন্য ব্যাংকগুলো বাজারে ডলার বিক্রি করতে না পারলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দ্বারস্থ হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী একটি ব্যাংক তার মূলধনের ১৫ শতাংশের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা নিজেদের কাছে ধরে রাখতে পারে। এর অতিরিক্ত হলেই তাকে বাজারে ডলার বিক্রি করতে হবে।ইত্তেফাকটিএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/823.csv b/Bangla_fin_news_articles/823.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..429c4d090a4c286f27b9d1a3c9731a77ad634433 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/823.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +823,জালিয়াতির সেই সব শাখা থেকেই দেওয়া হচ্ছে সিংহভাগ ঋণ,2021-10-14,জামাল উদ্দীন,ব্যাংকিং খাতে ঋণ জালিয়াতি ঘটেছে এমন শাখাগুলোতেই পুঞ্জীভূত হচ্ছে সরকারি ব্যাংকের ঋণ। হাতে গোনা পাঁচছয়টি শাখা থেকেই বিতরণ করা হচ্ছে সিংহভাগ ঋণ। এসব শাখায় অনিয়মের ঘটনার পরও যাচাইবাছাই ছাড়া ঋণ দেওয়া হচ্ছে গোষ্ঠীবিশেষকেএমন অভিযোগও রয়েছে। শাখাগুলোতে তদারকি জোরদার করার বদলে পুরোনো স্টাইলেই চালাচ্ছে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। আবার কোনো কোনো শীর্ষ নির্বাহী এমন দাপুটে যে ধরাকে সরা জ্ঞান করেন।ব্যাংকিং সূত্র জানায় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে গত কয়েক বছর ধরে অজ্ঞাত কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিবিড় পরিদর্শন বন্ধ থাকায় ব্যাংকিং খাতের প্রকৃত চিত্র এখনো অস্পষ্ট। তদুপরি সরকারি ব্যাংকগুলোতে নানা প্রভাববলয় থাকায় খুব বেশি ভালো করছে না এসব ব্যাংক। রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী জনতা অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংকে বিভিন্ন সময়ে নানা কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটেছে। বেসিক হলমার্ক বিসমিল্লাহ গ্রুপ এ্যানটেক্সসহ নানা ঘটনা এখনো ব্যাংকিং খাতে আলোচিত। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনেও বলা হয়েছে ইতোপূর্বে জালিয়াতি হয়েছে এমন শাখাগুলো থেকে পরবর্তী সময়েও বেশি হারে ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। তথ্যমতে চলতি বছরের জুন মাস শেষে রূপালী ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ৩৫ হাজার ৬৯১ কোটি টাকা। এরমধ্যে মাত্র পাঁচটি শাখার মাধ্যমেই বিতরণ করা হয়েছে ২১ হাজার ৬১০ কোটি টাকা। অর্থাৎ মোট বিতরণকৃত ঋণের ৬১ শতাংশই নির্দিষ্ট পাঁচটি শাখার মাধ্যমে হয়েছে। যেখানে রূপালী ব্যাংকের মোট শাখার সংখ্যা ৫৮৫টি। একইভাবে অগ্রণী ব্যাংকের ৫৪ হাজার ৩৮৫ কোটি টাকা বিতরণকৃত ঋণের মধ্যে ২৫ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে মাত্র পাঁচটি শাখার মাধ্যমে। অগ্রণী ব্যাংকের মোট শাখা ৯৬০টি। জনতা ব্যাংকের মোট শাখার সংখ্যা ৯১২টি। জুন ২১ পর্যন্ত মোট বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ৬৩ হাজার ৪৩৫ কোটি টাকা। এই ঋণের ৭২ শতাংশ বা ৪৫ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে পাঁচটি শাখার মাধ্যমে। এসব শাখায় আলোচিত ঋণ জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছিল। সোনালী ব্যাংকের মোট শাখার সংখ্যা ১ হাজার ২২৮টি। আলোচ্য সময় পর্যন্ত বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ৬০ হাজার ৯৮৮ কোটি টাকা। পাঁচটি শাখার মাধ্যমে বিতরণ করা হয়েছে প্রায় ১৯ হাজার কোটি টাকার মতো। সূত্রগুলো বলেছে শহরকেন্দ্রিক ব্যাংকগুলো ঋণদানের ফোকাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি। ফলে গ্রামাঞ্চল কিংবা এসএমই খাতে প্রকৃত বিনিয়োগ হচ্ছে না। কিংবা অর্থনীতিতে এর সঠিক প্রতিফলন ঘটছে না। তদুপরি নির্দিষ্ট শাখায় পুঞ্জীভূত হওয়ার ঘটনা শুভলক্ষণ নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিশেষজ্ঞরাও। অর্থনীতিবিদ ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী বলেন নির্দিষ্ট শাখায় বেশি অঙ্কের ঋণ দেওয়া মানে অপরাপর শাখার গ্রাহকরা বঞ্চিত হচ্ছে। এতে করে প্রকৃত উদ্যোক্তা কিংবা নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টির প্রয়াসও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। বিগত সময়ের কেলেঙ্কারির ঘটনার রেশ এখনো কাটেনি। এই পুঞ্জীভূতকরণের ফলে ভবিষ্যতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। গ্রাহকরা আটকে গেলে কিংবা ইচ্ছাকৃত খেলাপি হলে ব্যাংক দুর্ভোগে পড়বে। এদিকে ঋণ বিতরণে প্রভাবশালী গ্রাহকদের প্রাধান্য দেওয়ায় ফোর্সড লোনের পরিমাণও বেড়েছে। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ফোর্সড লোনের পরিমাণ সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি দাঁড়িয়েছে। সাম্প্রতিক খেলাপি ঋণ বৃদ্ধির এটিও অন্যতম কারণ। ঋণপত্র খোলার সময় প্রদেয় গ্যারান্টির ক্ষেত্রে সঠিক যাচাইবাছাই হচ্ছে না। এই ফোর্সড লোন এক সময় ব্যাংকগুলোর গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। কেননা টাকা পরিশোধে গ্রাহকের অনীহার কারণেই ফোর্সড লোন হচ্ছে। ব্যাংকগুলো বাধ্য হয়েই গ্রাহকের হিসাবে ফোর্সড লোন করে বিদেশি ব্যাংককে টাকা পরিশোধ করছে।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/824.csv b/Bangla_fin_news_articles/824.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c6cf1dc8628731ff73583766c176fb1e3035e4c4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/824.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +824,অস্বস্তিতে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা,2021-10-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশের পুঁজিবাজারে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। প্রায় দেড় মাস যাবৎ কখনও কখনও সূচক উর্ধ্বমুখী হলেও দিনের বেশিরভাগ সময়ই তা নিম্নমুখী দেখা যায়। চলতি সপ্তাহের গত দুই দিনের চেয়ে আজ আরও বড় দরপতনের মধ্য দিয়ে সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার ১২ অক্টোবর দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন প্রথম দুই ঘণ্টা সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন হলেও শেষ আড়াই ঘণ্টায় সূচক বড় ধরনের দরপতন দেখা যায়। আর তাতেই দিন শেষে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক কমেছে ৬৫ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সূচক কমেছে ১৭৭ পয়েন্ট। এর ফলে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার সূচক উত্থানের পর সোম মঙ্গল এবং বুধবার টানা তিনদিন পুঁজিবাজারে দরপতন হলো। প্রাপ্ত তথ্য মতে আজ ডিএসইতে ৩৭৬টি কোম্পানির ৪২ কোটি ৫৬ লাখ ৬৭ হাজার ৪৮০টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে ১০৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২৪১টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। বুধবার ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ফরচুন সুজের শেয়ারের। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে লাফার্জহোলসিম লিমিটেড। তৃতীয় স্থানে ছিল আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার। এরপর যথাক্রমে ছিল ওরিয়ন ফার্মাসিউটিক্যালস বেক্সিমকো লিমিটেড ডেল্টা লাইফ ইনস্যুরেন্স পাওয়ার গ্রিড ডেল্টা লাইফ ইনস্যুরেন্স ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো জেনেক্সইনফোসেস সোনালী পেপার এবং সাইফ পাওয়ার লিমিটেডের শেয়ার। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭৭ পয়েন্ট কমে ২১ হাজার ১৮৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩১৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৮৯টির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২০৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। এ বাজারে লেনদেন হয়েছে ৬১ কোটি ৫০ লাখ ৫৪ হাজার ৯৮৮ টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬৫ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/825.csv b/Bangla_fin_news_articles/825.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eeb248cbd30da037b9092e19eb489346ac25133d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/825.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +825,অস্বস্তিতে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা,2021-10-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশের পুঁজিবাজারে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। প্রায় দেড় মাস যাবৎ কখনও কখনও সূচক উর্ধ্বমুখী হলেও দিনের বেশিরভাগ সময়ই তা নিম্নমুখী দেখা যায়।চলতি সপ্তাহের গত দুই দিনের চেয়ে আজ আরও বড় দরপতনের মধ্য দিয়ে সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার ১২ অক্টোবর দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন প্রথম দুই ঘণ্টা সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন হলেও শেষ আড়াই ঘণ্টায় সূচক বড় ধরনের দরপতন দেখা যায়।আর তাতেই দিন শেষে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক কমেছে ৬৫ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সূচক কমেছে ১৭৭ পয়েন্ট। এর ফলে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার সূচক উত্থানের পর সোম মঙ্গল এবং বুধবার টানা তিনদিন পুঁজিবাজারে দরপতন হলো। প্রাপ্ত তথ্য মতে আজ ডিএসইতে ৩৭৬টি কোম্পানির ৪২ কোটি ৫৬ লাখ ৬৭ হাজার ৪৮০টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে ১০৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২৪১টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির।বুধবার ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ফরচুন সুজের শেয়ারের। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে লাফার্জহোলসিম লিমিটেড। তৃতীয় স্থানে ছিল আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার। এরপর যথাক্রমে ছিল ওরিয়ন ফার্মাসিউটিক্যালস বেক্সিমকো লিমিটেড ডেল্টা লাইফ ইনস্যুরেন্স পাওয়ার গ্রিড ডেল্টা লাইফ ইনস্যুরেন্স ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো জেনেক্সইনফোসেস সোনালী পেপার এবং সাইফ পাওয়ার লিমিটেডের শেয়ার।অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭৭ পয়েন্ট কমে ২১ হাজার ১৮৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩১৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৮৯টির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২০৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। এ বাজারে লেনদেন হয়েছে ৬১ কোটি ৫০ লাখ ৫৪ হাজার ৯৮৮ টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬৫ কোটি টাকা।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/826.csv b/Bangla_fin_news_articles/826.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5dd13cd3c379819f70811d292a650fbf0bfee19b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/826.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +826,কপিরাইটারদের জন্য কপিশপ আয়োজন করলো কপিকলরব,2021-10-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিজ্ঞাপন শব্দটা শুনলে শুরুতেই পর্দার আড়াল থেকে মাথা বের করে উঁকি দেয়া মানুষটা কপিরাইটার। যেকোন মাধ্যমের বিজ্ঞাপন মানেই তার কাছে সাদা ক্যানভাস। যেখানে সে নানারকম শব্দের রঙে অদ্ভুত এক চিত্র ফুটিয়ে তোলে। অথচ শব্দ দিয়ে আঁকতে পারা এসব কারিগরদের যথাযথভাবে গড়ে তুলতে কোথাও কোন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেই। আর তাই এখনো কপিরাইটিং সেই সনাতন পদ্ধতি ধরে রেখেছে।শতকোটি টাকার এই বিজ্ঞাপনশিল্পকে এগিয়ে নিতে সঠিক মান ও মেধাসম্পন্ন কপিরাইটারদের বিশেষ প্রয়োজন। এই প্রয়োজনীতার কথা মাথায় রেখেই কপিশপএর এক অভিনব যাত্রা শুরু। বাংলাদেশের বিজ্ঞাপনশিল্পকে এগিয়ে নেয়ার লক্ষ্যে কপিকলরব শিরোনামে কপিশপের প্রথম আলোচনা পর্বটি ব্যাপক সাড়া ফেলার পর সম্প্রতি দ্বিতীয় পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছে।জীবনই পানি পানিই জীবন খুব খাচ্ছ্ আরাম পাচ্ছিসহ আরো অনেক আলোচিত বিজ্ঞাপনের স্রষ্টা ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদএর হেড অফ মার্কেটিং ইন্দ্রনীল চট্টোপাধ্যায় তার কপিরাইটার হয়ে ওঠার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। নতুনপুরাতন প্রায় ৩৫ জন কপিরাইটার ফিল্মমেকার মার্কেটিং এক্সপার্টদের সাথে প্রায় ২ঘন্টারও বেশি সময় ধরে কমার্শিয়াল কপিরাইটিংএর নানাকৌশলসহ নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা ও আড্ডা জমে ওঠে।কপিশপের উদ্যোক্তা এক্সপ্রেশনস লিমিটেডের ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর মুশফিকুর রহমান জানান আন্তর্জাতিক মানের বিজ্ঞাপনভাবনা লিখা ওনির্মাণে এমন অভিনব উদ্যোগ কার্যকর ভূমিকা রাখবে এবং সবার সহযোগিতা পেলে অভিনব এই উদ্যোগটি নিয়মিত আয়োজন করা সম্ভব।ইত্তেফাকএসএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/827.csv b/Bangla_fin_news_articles/827.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6e21f7994d0868cca697ee21bb2913e4299c2f1d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/827.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +827,পুঁজিবাজারে সূচকের বড় দরপতন,2021-10-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পুঁজিবাজারে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসের মঙ্গলবার লেনদেন। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন সামান্য বাড়লেও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই কমেছে। তবে এই ধসের মধ্যে দাম বেড়েছে বিমা খাতের কোম্পানিগুলোর। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। দিনের লেনদেন শেষে সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম কমার তালিকায় নাম লেখালেও এদিন লেনদেনের শুরুতে চিত্র ছিল ভিন্ন। ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে প্রথম মিনিটেই ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের প্রথম এক ঘণ্টা সূচকের ঊর্ধ্বমুখী ধারা অব্যাহত থাকে। সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দরপতন হলেও ভিন্ন চিত্র বিরাজ করে বিমা খাতে। এই খাতটির বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়েছে। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে বিমা খাতের ৩৪টি কোম্পানির শেয়ার দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫টির। মঙ্গলবার ডিএসইতে ৩৭৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৩টি কোম্পানি কমেছে ২৪৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। মঙ্গলবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো লাফার্জহোলসিম অরিয়ন ফার্মা আইএফআইসি ব্যাংক পাওয়ার গ্রিড ডেল্টা লাইফ ফরচুন সু সাইফ পাওয়ার বেক্সিমকো লিমিটেড বিএটিবিসি ও জিপিএইচ ইস্পাত। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১২৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২১ হাজার ৩৬০ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ৩০১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৭৩টির কমেছে ২০৬টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির কোম্পানির শেয়ার দর। মঙ্গলবার সিএসইতে ৬৩ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ৯ কোটি টাকার লেনদেন কমেছে। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৭২ কোটি ৩২ লাখ টাকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/828.csv b/Bangla_fin_news_articles/828.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05b5d4a5f5bd52b3eb5a8060721eb608867442e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/828.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +828,শিমুলের তৈরি টাইলস ছড়িয়ে যাচ্ছে সারাদেশে,2021-10-12,ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি,ঠাকুরগাঁও শহরের শান্তিনগর এলাকায় ছোটো আকারে গড়ে ওঠা উদ্যোক্তা মোস্তাফিজুর রহমান শিমুলের তৈরি ব্লক পার্কিং টাইলসের কারখানাটি উঁকি দিচ্ছে বিরাট সম্ভাবনার। বর্তমানে নিজ জেলার গণ্ডি পেরিয়ে শিমুলের তৈরি এই পার্কিং টাইলস ছড়িয়ে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন জেলায়।ইত্তেফাককে শিমুল জানান ২০১১ সালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করে তিন বছর চাকরির পেছনে ছুটেও লাভ হয়নি। এরকম শিক্ষিত বেকার থাকাটাই নিজের কাছে নিজেকে বোঝা বলে মনে হচ্ছিল। শেষে হতাশ হয়ে ২০১৬ সালে প্রবাসে পারি জমান তিনি। শিমুল কাতারের একটি পার্কিং টাইলসের কোম্পানিতে চাকরি করতেন।শিমুল বলেন কাতারের সেই টাইলসের কোম্পানিতে আমি প্রায় তিন বছর কাজ করেছি। সে সময় খেয়াল করি কারখানায় তৈরিকৃত পার্কিং টাইলসে ব্যবহৃত প্রধান কাঁচামাল সিমেন্ট বালু ও নুড়ি পাথর যা আমাদের দেশ তথা নিজ এলাকাতেই বেশ সহজলভ্য। ছোটো আকারে শুরু করতে পুঁজিও তেমন লাগছে না। তখনি দেশে ফিরে এমন একটি কারখানা গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত নেই। . .... শিমুলের তৈরি টাইলস ... . তিনি আরও বলেন ২০২০ থেকে কারখানা দেওয়ার প্রস্তুতি শুরু করি। এরপর মাত্র দুই লক্ষ টাকা পুঁজি নিয়ে ২০২১ এর ১ জানুয়ারিতে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু করি পার্কিং টাইলসের। প্রথম থেকেই নিজ জেলায় ব্যাপক সাড়া পাই। আস্তে আস্তে পার্শ্ববর্তী জেলায় যাওয়া শুরু করে আমার পণ্য। তবে এখন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অর্ডার পাচ্ছি।তার কারখানায় বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ হওয়াটা এখন শুধু সময়ের ব্যাপার বলে মনে করছেন এই উদ্যোক্তা। এ বিষয়ে তিনি জানান প্রথমে ১জন শ্রমিককে কাজ শিখিয়ে তাকে নিয়ে পথচলা শুরু করলেও এখন তার কারখানায় ১৭জন শ্রমিক কাজ করছেন। সরকারি সহযোগীতা পেলে এই কারখানাটি আরও বড় করার পরিকল্পনা আছে। তখন ১৫০২০০ শ্রমিকের কর্মসংস্থান তৈরি করা সম্ভব বলে মনে করেন এই উদ্যোক্তা।শিমুলকে সরকারিভাবে সহযোগীতা করে তার কাজে উৎসাহ দেওয়া উচিত বলে জানান ঠাকুরগাঁও চেম্বার অফ কমার্সের পরিচালক মামুনুর রশিদ। তিনি জানান শিমুলের মাধ্যমে বৃহত্তম কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ রয়েছে। তার সফলতা অন্যান্য তরুণদেরকে উদ্যোক্তা হতে উৎসাহিত করবে। . .... শিমুলের তৈরি টাইলস ... . ঠাকুরগাঁও বিসিক শিল্প নগরীর উপব্যবস্থাপক মো. নূরেল আলম জানান আমরা চাই ভালো ভালো উদ্যোক্তা সৃষ্টি হোক। শিমুলের উদ্যোগ বেশ সম্ভাবনাময়। তার যেকোনো সহযোগিতায় আমরা পাশে থাকবো।এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁয়ের জেলা প্রশাসক মাহবুব আলম বলেন বর্তমান সরকার উদ্যোক্তা তৈরিতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে। আমরা শিমুলের তৈরি টাইলস কারখানা সম্পর্কে অবগত হয়েছি। আমাদের পক্ষ থেকে যতটুকু সম্ভব আমরা তার সর্বোচ্চটুকু দিয়ে শিমুলকে সহযোগীতা করব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/829.csv b/Bangla_fin_news_articles/829.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4fd67ce8f95b0761f807499ebc909ae6017dc070 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/829.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +829,শিমুলের তৈরি টাইলস ছড়িয়ে যাচ্ছে সারাদেশে,2021-10-12,ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি,ঠাকুরগাঁও শহরের শান্তিনগর এলাকায় ছোটো আকারে গড়ে ওঠা উদ্যোক্তা মোস্তাফিজুর রহমান শিমুলের তৈরি ব্লক পার্কিং টাইলসের কারখানাটি উঁকি দিচ্ছে বিরাট সম্ভাবনার। বর্তমানে নিজ জেলার গণ্ডি পেরিয়ে শিমুলের তৈরি এই পার্কিং টাইলস ছড়িয়ে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন জেলায়।ইত্তেফাককে শিমুল জানান ২০১১ সালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করে তিন বছর চাকরির পেছনে ছুটেও লাভ হয়নি। এরকম শিক্ষিত বেকার থাকাটাই নিজের কাছে নিজেকে বোঝা বলে মনে হচ্ছিল। শেষে হতাশ হয়ে ২০১৬ সালে প্রবাসে পারি জমান তিনি। শিমুল কাতারের একটি পার্কিং টাইলসের কোম্পানিতে চাকরি করতেন। শিমুল বলেন কাতারের সেই টাইলসের কোম্পানিতে আমি প্রায় তিন বছর কাজ করেছি। সে সময় খেয়াল করি কারখানায় তৈরিকৃত পার্কিং টাইলসে ব্যবহৃত প্রধান কাঁচামাল সিমেন্ট বালু ও নুড়ি পাথর যা আমাদের দেশ তথা নিজ এলাকাতেই বেশ সহজলভ্য। ছোটো আকারে শুরু করতে পুঁজিও তেমন লাগছে না। তখনি দেশে ফিরে এমন একটি কারখানা গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত নেই। . ........তিনি আরও বলেন ২০২০ থেকে কারখানা দেওয়ার প্রস্তুতি শুরু করি। এরপর মাত্র দুই লক্ষ টাকা পুঁজি নিয়ে ২০২১ এর ১ জানুয়ারিতে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু করি পার্কিং টাইলসের। প্রথম থেকেই নিজ জেলায় ব্যাপক সাড়া পাই। আস্তে আস্তে পার্শ্ববর্তী জেলায় যাওয়া শুরু করে আমার পণ্য। তবে এখন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অর্ডার পাচ্ছি।তার কারখানায় বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ হওয়াটা এখন শুধু সময়ের ব্যাপার বলে মনে করছেন এই উদ্যোক্তা। এ বিষয়ে তিনি জানান প্রথমে ১জন শ্রমিককে কাজ শিখিয়ে তাকে নিয়ে পথচলা শুরু করলেও এখন তার কারখানায় ১৭জন শ্রমিক কাজ করছেন। সরকারি সহযোগীতা পেলে এই কারখানাটি আরও বড় করার পরিকল্পনা আছে। তখন ১৫০২০০ শ্রমিকের কর্মসংস্থান তৈরি করা সম্ভব বলে মনে করেন এই উদ্যোক্তা। শিমুলকে সরকারিভাবে সহযোগীতা করে তার কাজে উৎসাহ দেওয়া উচিত বলে জানান ঠাকুরগাঁও চেম্বার অফ কমার্সের পরিচালক মামুনুর রশিদ। তিনি জানান শিমুলের মাধ্যমে বৃহত্তম কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ রয়েছে। তার সফলতা অন্যান্য তরুণদেরকে উদ্যোক্তা হতে উৎসাহিত করবে। . ........ঠাকুরগাঁও বিসিক শিল্প নগরীর উপব্যবস্থাপক মো. নূরেল আলম জানান আমরা চাই ভালো ভালো উদ্যোক্তা সৃষ্টি হোক। শিমুলের উদ্যোগ বেশ সম্ভাবনাময়। তার যেকোনো সহযোগিতায় আমরা পাশে থাকবো।এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁয়ের জেলা প্রশাসক মাহবুব আলম বলেন বর্তমান সরকার উদ্যোক্তা তৈরিতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে। আমরা শিমুলের তৈরি টাইলস কারখানা সম্পর্কে অবগত হয়েছি। আমাদের পক্ষ থেকে যতটুকু সম্ভব আমরা তার সর্বোচ্চটুকু দিয়ে শিমুলকে সহযোগীতা করব।ইত্তেফাকইআএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/83.csv b/Bangla_fin_news_articles/83.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c659404eeb0de6ca81666252fff3bcb3f094d6fc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/83.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +83,২০৩০ সালে পোশাক রপ্তানি সাড়ে ৯ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে,2022-07-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আট বছর পরেই বাংলাদেশের পোশাকশিল্পে সরাসরি ৬০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হবে। সেই সঙ্গে বাড়বে রপ্তানিও। ২০৩০ সালে গার্মেন্টস রপ্তানি ১০০ বিলিয়ন ডলার বা সাড়ে ৯ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে প্রত্যাশা করেছেন তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ।গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার একটি হোটেলে বিজিএমইএর নতুন রূপকল্প ও লোগো উন্মোচন অনুষ্ঠানে এ কথা বলা হয়। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিজিএমইএর সহসভাপতি মিরান আলী। সংগঠনের সভাপতি ফারুক হাসানের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। মিরান আলী বলেন এ বছরে তৈরি পোশাকসহ রপ্তানি আয় হয়েছে ৫২ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার। আমাদের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে পোশাক খাতের রপ্তানি আয় হবে ১০০ বিলিয়ন ডলার।অনুষ্ঠানে বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান বলেন স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে ৫০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয় অর্জন করতে পারাটা অনেক বড় অর্জন। গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ পোশাক রপ্তানিতে অভূতপূর্ব সাফল্য দেখিয়ে চলেছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। আর ডেনিমে আমরা ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে সব দেশকে পেছনে ফেলে প্রথম অবস্থানে আছি।তিনি বলেন বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০২০ সালে বিশ্ববাজারে আমাদের পোশাকের শেয়ার ছিল ৬ দশমিক ২৬ শতাংশ অর্থাৎ আমাদের সামনে সুযোগ অপরিসীম। যদিও ২০২১ সালের পরিসংখ্যানটি এখনো প্রকাশ হয়নি। আশা করছি ২০২১ সালে আমাদের বৈশ্বিক শেয়ার ৭ শতাংশ অতিক্রম করবে এবং ২০২৫ সালের মধ্যে আমরা আমাদের শেয়ার ১০ শতাংশে নিয়ে যেতে পারব। তবে সবকিছু নির্ভর করছে বিশ্ব অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি ও ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর।বিজিএমইএ সভাপতি বলেন রপ্তানি পণ্য বহুমুখীকরণের সঙ্গে সঙ্গে বাজার বহুমুখীকরণেরও প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। অ্যাপারেল ডিপ্লোমেসির মাধ্যমে আমরা নতুননতুন বাজার তৈরি ও আমাদের মূল বাজারগুলোতে কীভাবে রপ্তানি আরো বাড়াতে পারি সে বিষয়টি নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/830.csv b/Bangla_fin_news_articles/830.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..08f74b2d6d475613b1525903d7555cfc58ca8a16 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/830.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +830,পুঁজিবাজারে সূচকের বড় দরপতন,2021-10-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পুঁজিবাজারে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসের মঙ্গলবার লেনদেন। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন সামান্য বাড়লেও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই কমেছে। তবে এই ধসের মধ্যে দাম বেড়েছে বিমা খাতের কোম্পানিগুলোর। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।দিনের লেনদেন শেষে সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম কমার তালিকায় নাম লেখালেও এদিন লেনদেনের শুরুতে চিত্র ছিল ভিন্ন। ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে প্রথম মিনিটেই ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের প্রথম এক ঘণ্টা সূচকের ঊর্ধ্বমুখী ধারা অব্যাহত থাকে।সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দরপতন হলেও ভিন্ন চিত্র বিরাজ করে বিমা খাতে। এই খাতটির বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়েছে। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে বিমা খাতের ৩৪টি কোম্পানির শেয়ার দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫টির।মঙ্গলবার ডিএসইতে ৩৭৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৩টি কোম্পানি কমেছে ২৪৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।মঙ্গলবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো লাফার্জহোলসিম অরিয়ন ফার্মা আইএফআইসি ব্যাংক পাওয়ার গ্রিড ডেল্টা লাইফ ফরচুন সু সাইফ পাওয়ার বেক্সিমকো লিমিটেড বিএটিবিসি ও জিপিএইচ ইস্পাত।অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১২৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২১ হাজার ৩৬০ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ৩০১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৭৩টির কমেছে ২০৬টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির কোম্পানির শেয়ার দর।মঙ্গলবার সিএসইতে ৬৩ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ৯ কোটি টাকার লেনদেন কমেছে। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৭২ কোটি ৩২ লাখ টাকার।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/831.csv b/Bangla_fin_news_articles/831.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7ff6312bb3bb5399bb66b3ddf805e6dc43c1cd42 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/831.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +831,পেঁয়াজের মজুত পর্যাপ্ত তবু বাজার অস্থির,2021-10-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে পর্যাপ্ত পেঁয়াজের মজুত আছে অথচ অস্থির এই পণ্যটির বাজার। আগামী এক মাস নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটির বাজার পরিস্থিতি নাজুক থাকতে পারে বলে আশংকা করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গতকাল সোমবার সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মজুত সরবরাহ আমদানি মূল্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে অনুষ্ঠিত এক সভা শেষে সাংবাদিকদের কাছে এ শঙ্কার কথা জানান বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ। সভায় অনলাইনে অংশ নেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।বাণিজ্য সচিব বলেন পেঁয়াজের যথেষ্ট মজুত আছে আমাদের। সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর সময়টাতে পেঁয়াজ উৎপাদন কম হয়। নভেম্বরের মাঝামাঝি বা শেষে বাজারে নতুন পেঁয়াজ আসবে। তখন দাম এমনিতেই কমে যাবে। তার আগে এক মাস হয়তো পেঁয়াজের দাম বেশি থাকার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। তিনি বলেন পেঁয়াজের বাজার বেশি খারাপ হবে না তবে উৎপাদন পরিস্থিতি ও ভারতে পেঁয়াজের দাম বাড়ার কারণে আগামী এক মাস নাজুক অবস্থা থাকবে। আমাদের চেষ্টা থাকবে যেন যৌক্তিকভাবে মূল্য প্রতিফলিত হয় ব্যবসায়ীরা যাতে অতি মুনাফা করতে না পারে। .... .... ...... . বাজার পরিস্থিতি মনিটরিংয়ের জন্য জেলা প্রশাসনকে চিঠি দেয়া হয়েছে জানিয়ে বাণিজ্য সচিব বলেন দ্রব্যমূল্য অতিমাত্রায় নেওয়া হচ্ছে কি না সেটা নজরে রাখা হবে। এছাড়া পরিস্থিতি যাতে সহনীয় থাকে সেই চেষ্টা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে পেঁয়াজের শুল্ক প্রত্যাহার করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে এনবিআরকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। আশা করছি এ ব্যাপারে দুএক দিনের মধ্যে ইতিবাচক ফল পাওয়া যাবে।সভার শুরুতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান পেঁয়াজ ভোজ্যতেল চিনি ও মসুর ডালের আন্তর্জাতিক বাজারমূল্য ও বাংলাদেশের পরিস্থিতির তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরেন। পরে অনলাইনে যুক্ত হয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন দেশে প্রায় ৫ লাখ টন পেঁয়াজের মজুদ আছে। তাই আতংকিত হবার কারন নেই। এছাড়া ভারত ও মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রয়েছে। তিনি বলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বাজার অভিযান জোরদার করেছে। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর ও প্রশাসন মাঠ পর্যায়ে বাজার তদারকি বৃদ্ধি করেছে। পেঁয়াজের সরবরাহ মজুত ও মূল্য স্বাভাবিক রাখতে সরকার সবধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। পেঁয়াজ নিয়ে কোনো ধরনের কারসাজি করা হলে বা কৃত্তিম উপায়ে সংকট সৃষ্টি করলে সরকার কঠোর ব্যবস্থা নেবে।বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে বন্দরে দ্রুত পেঁয়াজ খালাসের বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। এছাড়া সীমান্তবর্তী এলাকায় পেঁয়াজ পরিবহনকারী ট্রাক চলাচলে যাতে জটলা সৃষ্টি না হয় সে জন্য স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করা হয়েছে। পেঁয়াজ আমদনির অনুমতিপত্র দ্রুত প্রদানের জন্য কৃষি বিভাগকেও বলা হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণে টিসিবি ৩০ টাকা কেজি দরে খোলা বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি করছে। প্রতিদিন সারা দেশে ৪০০ ট্রাকে ৪০০ থেকে ১০০০ কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/832.csv b/Bangla_fin_news_articles/832.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e2e6ad063098e95ed489e04ddc3a150f6bf9eb95 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/832.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +832,পেঁয়াজের মজুত পর্যাপ্ত তবু বাজার অস্থির,2021-10-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে পর্যাপ্ত পেঁয়াজের মজুত আছে অথচ অস্থির এই পণ্যটির বাজার। আগামী এক মাস নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটির বাজার পরিস্থিতি নাজুক থাকতে পারে বলে আশংকা করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গতকাল সোমবার সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মজুত সরবরাহ আমদানি মূল্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে অনুষ্ঠিত এক সভা শেষে সাংবাদিকদের কাছে এ শঙ্কার কথা জানান বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ। সভায় অনলাইনে অংশ নেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।বাণিজ্য সচিব বলেন পেঁয়াজের যথেষ্ট মজুত আছে আমাদের। সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর সময়টাতে পেঁয়াজ উৎপাদন কম হয়। নভেম্বরের মাঝামাঝি বা শেষে বাজারে নতুন পেঁয়াজ আসবে। তখন দাম এমনিতেই কমে যাবে। তার আগে এক মাস হয়তো পেঁয়াজের দাম বেশি থাকার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। তিনি বলেন পেঁয়াজের বাজার বেশি খারাপ হবে না তবে উৎপাদন পরিস্থিতি ও ভারতে পেঁয়াজের দাম বাড়ার কারণে আগামী এক মাস নাজুক অবস্থা থাকবে। আমাদের চেষ্টা থাকবে যেন যৌক্তিকভাবে মূল্য প্রতিফলিত হয় ব্যবসায়ীরা যাতে অতি মুনাফা করতে না পারে। পোশাক খাতের অস্থিরতা চলতে দেওয়া হবে না টিপু মুনশি ....বাজার পরিস্থিতি মনিটরিংয়ের জন্য জেলা প্রশাসনকে চিঠি দেয়া হয়েছে জানিয়ে বাণিজ্য সচিব বলেন দ্রব্যমূল্য অতিমাত্রায় নেওয়া হচ্ছে কি না সেটা নজরে রাখা হবে। এছাড়া পরিস্থিতি যাতে সহনীয় থাকে সেই চেষ্টা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে পেঁয়াজের শুল্ক প্রত্যাহার করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে এনবিআরকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। আশা করছি এ ব্যাপারে দুএক দিনের মধ্যে ইতিবাচক ফল পাওয়া যাবে।সভার শুরুতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান পেঁয়াজ ভোজ্যতেল চিনি ও মসুর ডালের আন্তর্জাতিক বাজারমূল্য ও বাংলাদেশের পরিস্থিতির তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরেন। পরে অনলাইনে যুক্ত হয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন দেশে প্রায় ৫ লাখ টন পেঁয়াজের মজুদ আছে। তাই আতংকিত হবার কারন নেই। এছাড়া ভারত ও মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রয়েছে। তিনি বলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বাজার অভিযান জোরদার করেছে। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর ও প্রশাসন মাঠ পর্যায়ে বাজার তদারকি বৃদ্ধি করেছে। পেঁয়াজের সরবরাহ মজুত ও মূল্য স্বাভাবিক রাখতে সরকার সবধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। পেঁয়াজ নিয়ে কোনো ধরনের কারসাজি করা হলে বা কৃত্তিম উপায়ে সংকট সৃষ্টি করলে সরকার কঠোর ব্যবস্থা নেবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে বন্দরে দ্রুত পেঁয়াজ খালাসের বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। এছাড়া সীমান্তবর্তী এলাকায় পেঁয়াজ পরিবহনকারী ট্রাক চলাচলে যাতে জটলা সৃষ্টি না হয় সে জন্য স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করা হয়েছে। পেঁয়াজ আমদনির অনুমতিপত্র দ্রুত প্রদানের জন্য কৃষি বিভাগকেও বলা হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণে টিসিবি ৩০ টাকা কেজি দরে খোলা বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি করছে। প্রতিদিন সারা দেশে ৪০০ ট্রাকে ৪০০ থেকে ১০০০ কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/833.csv b/Bangla_fin_news_articles/833.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..afcfe172ccef1952c67657d3dd21e9371ebd968f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/833.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +833,শেয়ারবাজারে সূচকের পতন কমেছে লেনদেন,2021-10-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস গতকাল সোমবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচকের পতন হয়েছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ।গতকাল ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের দাম বাড়ার মাধ্যমে। অবশ্য শেষ পর্যন্ত তা আর টিকে থাকেনি। দিন শেষে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার পাশাপাশি কমে মূল্যসূচক।গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২২ পয়েন্ট কমে ৭ হাজার ৩৪৫ পয়েন্টে নেমে গেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরিয়াহ্ দশমিক ১১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫৯৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৭৫৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৯৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৫৯টির। আর ২০টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৮৪৮ কোটি ৫৭ লাখ টাকার। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১ হাজার ৯৬২ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ১১৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা।গতকাল টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের শেয়ার। কোম্পানিটির ১৩৮ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ফার্মার ১০২ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ৮৭ কোটি ৩৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো।এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেআইএফআইসি ব্যাংক পাওয়ার গ্রিড ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো ম্যাকসন স্পিনিং এসিআই প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল ও জিপিএইচ ইস্পাত।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/834.csv b/Bangla_fin_news_articles/834.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fe5ff67e55b9154ad62d0455f32089a3618f8a3a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/834.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +834,নানা শর্তে সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমছে,2021-10-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিনিয়োগে নানা শর্ত ও মহামারি করোনা সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটে কমতে শুরু করেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি। চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ৫ হাজার ৩৬৫ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে।এ অঙ্ক গত বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ৩৮ শতাংশ কম। গত বছর জুলাই মাসে ৮ হাজার ৭০৫ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছিল। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন অতিমাত্রায় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ নিরুত্সাহিত করতে নানা শর্ত জুড়ে দিয়েছে সরকার। এছাড়া করোনা মহামারির প্রাদুর্ভাবে বিশেষ বিধিনিষেধের কারণে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বিনিয়োগকারীরা সহজে সঞ্চয়পত্র কিনতে পারেননি। ফলে কমেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি।প্রতিবেদনের তথ্য বলছে ২০২১২২ অর্থবছরের জুলাই মাসে মোট ৫ হাজার ৩৬৫ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এর বিপরীতে পরিশোধ হয়েছে ৩ হাজার ২৬১ কোটি টাকা। মূল অর্থ পরিশোধের পর অবশিষ্ট অর্থ নিট বিক্রি হিসেবে গণ্য হয়। সেই হিসেবে আলোচিত সময়ে নিট বিক্রির পরিমাণ ২ হাজার ১০৪ কোটি টাকা। আগের বছরও এ সময় নিট বিক্রির পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৭০৫ কোটি টাকা। সঞ্চয়পত্র বিক্রির জন্য প্রতিবছর বাজেটে সরকার লক্ষ্য ঠিক করে দেয়। কিন্তু বেশি মুনাফা ও নিরাপদ বিনিয়োগ হওয়ায় প্রতিবারই দেখা যায় লক্ষ্যের চেয়ে বিক্রির পরিমাণ অনেক বেশি হয়।গত ৩ জুন জাতীয় সংসদে ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেটে ঘাটতি ধরা হয় ২ লাখ ১১ হাজার ১৯১ কোটি টাকা। আর অনুদান ছাড়া ঘাটতির পরিমাণ ধরা হয় ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। এবারের বাজেটে আয়ব্যয়ের ঘাটতি পূরণে সঞ্চয়পত্র থেকে ৩২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে যা গেল অর্থবছরের চেয়ে ৬০ শতাংশ বেশি। গত ২০২০২১ অর্থবছরের বাজেটে এ লক্ষ্য ছিল ২০ হাজার কোটি টাকা।এদিকে গত মাসে জাতীয় সঞ্চয়পত্রের স্কিমগুলোর মুনাফার হার কমিয়েছে সরকার। নতুন হার অনুযায়ী সঞ্চয়পত্রে যার যত বেশি বিনিয়োগ তার মুনাফার হার তত কম হবে। আর ১৫ লাখ টাকার কম বিনিয়োগে মুনাফার হার আগের মতোই থাকছে। অবশ্য যারা নতুন করে সঞ্চয়পত্র কিনবেন তাদের জন্য বিভিন্ন স্কিমে এ মুনাফা বা সুদহার কার্যকর হবে। আবার আগের কেনা সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর পুনর্বিনিয়োগ করলেও নতুন মুনাফার হার কার্যকর হবে। নানা শর্তে সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমছে ....এই আদেশ জারির আগে কেনা সঞ্চয় স্কিম ক্রয়কালীন হারে মুনাফা প্রাপ্য হবে। যেই মেয়াদের জন্য ইস্যু করা হয়েছিল সেই মেয়াদ শেষ হওয়া পর্যন্ত উক্ত হারে মুনাফা প্রাপ্য হবে। তবে পুনর্বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিনিয়োগের তারিখে মুনাফার হার প্রযোজ্য হবে। এর আগে বাজেটে ২ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র বা পোস্টাল সেভিংস কিনতে হলে কর শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। পাঁচ বছরমেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র মিলবে শুধু সঞ্চয় অধিদপ্তরের।চলতি বছরের ১৮ মে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ আইআরডি থেকে জানানো হয় এখন থেকে তপশিলি ব্যাংকের শাখা বা ডাকঘর থেকে পাঁচ বছরমেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে না। শুধু জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের আওতাধীন সঞ্চয় ব্যুরো থেকে এ সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে। এখন যদি কোনো বিনিয়োগকারী পাঁচ বছরমেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র কিনতে চান তাহলে শুধু সঞ্চয় অধিদপ্তরের শাখা অফিসগুলোতে গিয়ে কিনতে পারবেন।জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী গত অর্থবছরে জুলাইজুন ১ লাখ ১২ হাজার ১৮৮ কোটি ২৪ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে আগে বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের সুদআসল বাবদ পরিশোধ করা হয়েছে ৭০ হাজার ২২৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা। গেল অর্থবছরের নিট বিক্রির পরিমাণ ছিল ৪১ হাজার ৯৫৯ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। যা তার আগের অর্থবছরের চেয়ে প্রায় তিন গুণ বেশি। ২০১৯২০ অর্থবছরের পুরো সময়ে সঞ্চয়পত্র থেকে সরকারের নিট ঋণ আসে ১৪ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা।আগের অর্থবছরগুলোর হিসাব দেখলে দেখা যায় এর আগে সবচেয়ে বেশি সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছিল ২০১৮১৯ অর্থবছরে। সে বছর ৯০ হাজার ৩৪২ কোটি ৩৯ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়।২০১৯২০ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ৬৭ হাজার ১২৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র। আর ২০১৭১৮ অর্থবছরে ৭৮ হাজার ৭৮৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছিল। ২০১৬১৭ অর্থবছরে বিক্রির পরিমাণ ছিল ৭৫ হাজার ১৩৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/835.csv b/Bangla_fin_news_articles/835.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..75cdc85b62508d915856054590f6cb9779e0e278 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/835.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +835,ইকমার্সের নামে আড়াই কোটি টাকা আত্মসাৎ গ্রেফতার ৭,2021-10-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রতারণার অভিযোগে ইকমার্স প্রতিষ্ঠান থলেডটকম ও উইকমডটকম প্রতিষ্ঠানের পাঁচ জন রিং আইডির পরিচালক এবং টুয়েন্টিফোর টিকিট ডটকমের এক বোর্ড অব ডিরেক্টরকে সিআইডি গ্রেফতার করেছে।গ্রেফতারকৃতরা হলেনথলেডটকম ও উইকমডটকমের হেড অব অপারেশন নজরুল ইসলাম অ্যাকাউন্ট অফিসার সোহেল হোসেন ডিজিটাল কমিউনিকেশন অফিসার তারেক মাহমুদ অনিক সেলস এক্সিকিউটিভ অফিসার সাজ্জাদ হোসেন ওরফে পিয়াস কল সেন্টার এক্সিকিউটিভ অফিসার মুন্না পারভেজ ও সুপারভাইজার মাসুম হাসান। রিং আইডির পরিচালক রেদোয়ান রহমান ও টুয়েন্টিফোর টিকিট ডটকমের বোর্ড অব ডিরেক্টর এম মিজানুর রহমান সোহেল।গতকাল মালিবাগে সিআইডি কার্যালয়ে এ সংক্রান্ত পৃথক সংবাদ সম্মেলনে তাদের গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিআইডি কর্মকর্তারা। গতাল দুপুরে মালিবাগে সিআইডি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি ইমান হোসেন বলেন সাশ্রয়ী মূল্যে মোটরসাইকেল টিভি ফ্রিজসহ নানা ইলেকট্রনিক পণ্য বিক্রির কথা বলে সাধারণ ক্রেতাদের কাছ থেকে প্রায় আড়াই কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে দুই ভুয়া ইকমার্স প্রতিষ্ঠান থলেডটকম ও উইকমডটকম। চটকদার বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে ৩০ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করবে বলে গ্রাহকরা এ ভুয়া দুই ইকমার্স প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন পণ্যের অর্ডার দেয়। কিন্তু অর্ডার এবং গ্রাহকদের টাকা নিয়ে পণ্য না দিয়ে প্রতারণা শুরু করে প্রতিষ্ঠান দুইটির কর্মকর্তারা। এভাবে গ্রাহকদের প্রায় আড়াই কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় চক্রটি। গ্রেফতারকৃতরা থলেডটকম ও উইকমডটকমে কর্মরত থাকা অবস্থায় কম মূল্যে বিভিন্ন পণ্যটিভি ফ্রিজ মোটরসাইকেল ও নানা ইলেকট্রনিক পণ্য বিক্রির প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন ফেসবুক পেজে ও অনলাইনের বিভিন্ন মাধ্যমে অফার দেয়। ভিকটিমরা বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে যোগাযোগ করার পর জানতে পারে টাকা পরিশোধ করলে ৩০ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করা হবে। ভিকটিমরা প্রস্তাবে রাজি হয়ে বিভিন্ন তারিখে চেকের মাধ্যমে ও নগদ প্রায় আড়াই কোটি টাকা প্রদান করে।তিনি আরো বলেন প্রতিষ্ঠানটি টাকা পাওয়ার পর ৫০ দিন অতিবাহিত হলেও ভিকটিমদের কোনো পণ্য সরবরাহ না করে অপেক্ষা করতে বলে। পরে ভুক্তভোগীরা তাদের অফিসে গেলে ভিকটিমদের বিভিন্ন অঙ্কের টাকার চেক দেয় । ভিকটিমরা চেক নিয়ে ব্যাংকে টাকা উত্তোলন করতে গেলে অ্যাকাউন্টে কোনো টাকা নেই বলে জানায় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটি এভাবে হাজার হাজার লোকের কোটি কোটি টাকা প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাত্ করেছে।থলেডটকম ও উইকমডটকমর অফিস তল্লাশি করে অফিস ভাড়ার চুক্তিপত্র গন্তব্য লজিস্টিকস সার্ভিস লিমিটেড এজেন্ট সংক্রান্ত চুক্তিপত্র জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে লিখিত ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এগ্রিমেন্ট সংক্রান্ত চুক্তিপত্রসহ বিভিন্ন ব্যাংকের চেক গ্রাহকদের কাছ থেকে চেক গ্রহণের তথ্য সিপিইউ ল্যাপটপ প্রিন্টার ফটোকপি মেশিন দুটি রেজিস্টার ও টাকা গণনার মেশিন জব্দ করে সিআইডি। . ........এদিকে রবিবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে রাজধানীর পুরান ঢাকার সদরঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে অনলাইন টিকিটিং এজেন্সি টুইন্টিফোর টিকিট উটকমের বোর্ড অব ডিরেক্টরের সদস্য এম মিজানুর রহমান সোহেলকে গ্রেফতার করে সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টারের একটি টিম।এর আগে গত ৪ অক্টোবর চুয়াডাঙ্গা সদর থানা এলাকা থেকে টুইন্টিফোর টিকিট ডটকমের অন্য একজন পরিচালক রাকিবুল হাসানকে গ্রেফতার করে সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টারের টিম। গতকাল সোমবার দুপুরে মালিবাগে সিআইডি কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান তদন্তকারী সংস্থা সাইবার টিমের অতিরিক্ত ডিআইজি কামরুল আহসান। তিনি বলেন ২০১৯ সালের মে মাসে অনলাইন টিকিটিং এজেন্সি টুইন্টিফোর টিকিট ডটকম যাত্রা শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে এ পর্যন্ত তারা প্রায় ৫০ কোটি টাকা আত্মসাত্ করেছে। সিআইডির এই কর্মকর্তা বলেন একই দিনে রবিবার বিকালে রিং আইডির অন্যতম এজেন্ট রেদোয়ান রহমানকে ২২ রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর থানাধীন বড়গ্রাম এলাকা থেকে সাইবার পুলিশের অন্য একটি টিম গ্রেফতার করে।তিনি বলেন জিজ্ঞাসাবাদে রেদোয়ান জানান ২০১৮ সাল থেকে রিং আইডিতে ইউজার হিসাবে কাজ শুরু করেন তিনি। সাতআট মাস আগে রিং আইডিতে এজেন্ট হিসাবে নিয়োগ পায়। তখন থেকেই ছয় শতাধিক আইডি বিক্রি করে ১ কোটিরও বেশি টাকা আত্মসাৎ করেছে। প্রতিটি সিলভার আইডি বাবদ ১২ হাজার টাকা গোল্ড আইডি বাবদ ২২ হাজার প্রবাসী গোল্ড আইডি বাবদ ২৫ হাজার প্রবাসী প্লাটিনাম আইডি বাবদ ৫০ হাজার করে নিয়েছে। বিভিন্ন ইকমার্স সাইটের মতো তারাও অস্বাভাবিক ডিসকাউন্টে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিক্রি এবং ক্রেতাদের কাছ থেকে ইওয়ালেটের মাধ্যমে লেনদেন পরিচালনা করে গ্রাহকদের বিভিন্নভাবে প্রতারণা করে আসছিল।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/836.csv b/Bangla_fin_news_articles/836.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0be93c47eae42219c052f46c40dbfaa198c11842 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/836.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +836,ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ‘থলেডটকম’ ও ‘উইকমডটকমের’ ৬ জন গ্রেপ্তার,2021-10-11,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা ইকমার্সগুলোর প্রতারণা থামছে না। এবার সরকারি অনুমোদনহীন ও লাইসেন্সবিহীন ইকমার্স প্রতিষ্ঠান থলেডটকম ও উইকমডটকমর হেড অব অপারেশন মো. নজরুল ইসলামসহ প্রতিষ্ঠানের ৬ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডি।সিআইডি জানায় সাশ্রয়ী দামে টিভি ফ্রিজ মোটরসাইকেল ও ইলেকট্রনিক পণ্য বিক্রির প্রলোভন দেখিয়ে গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রায় আড়াই কোটি টাকা হাতিয়েছে থলেডটকম ও উইকমডটকম।গ্রেপ্তাররা হলেন মো. নজরুল ইসলাম প্রতিষ্ঠানটির অ্যাকাউন্ট অফিসার মো. সোহেল হোসেন ২৭ ডিজিটাল কমিউনিকেশন অফিসার মো. তারেক মাহমুদ অনিক ২৮ সেলস এক্সিকিউটিভ অফিসার সাজ্জাদ হোসেন ওরফে পিয়াস ২৭ কল সেন্টার এক্সিকিউটিভ অফিসার মুন্না পারভেজ ২৬ ও সুপার ভাইজার মো. মাসুম হাসান ২৭।এসময় থলেডটকম ও উইকমডটকমর অফিস থেকে ভাড়ার চুক্তিপত্র গন্তব্য লজিস্টিকস সার্ভিস লিমিটেড এজেন্ট সংক্রান্ত চুক্তিপত্র জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে লিখিত ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এগ্রিমেন্ট সংক্রান্ত চুক্তিপত্রসহ বিভিন্ন ব্যাংকের চেক গ্রাহকদের কাছ থেকে চেক রিসিভ ইনফরমেশন সিপিউ ল্যাপটপ প্রিন্টার ফটোকপি মেশিন রেজিস্টার দুটি ও টাকা গণনার মেশিন জব্দ করা হয়।সোমবার ১১ অক্টোবর দুপুরে সিআইডি হেডকোটার্সে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি ইমাম হোসেন। তিনি জানান বিজ্ঞাপনের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ৩০ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করার শর্তে টাকা পরিশোধ করে ভুক্তভোগীরা। কিন্তু টাকা পরিশোধের পর নির্ধারিত সময়ে পণ্য দেয়নি থলেডটকম ও উইকমডটকম।অতিরিক্ত ডিআইজি ইমাম হোসেন বলেন থলেডটকম ও উইকমডটকমর বিভিন্ন পদে কর্মরত থাকা অবস্থায় গ্রেপ্তাররা কম মূল্যে বিভিন্ন পণ্য টিভি ফ্রিজ মোটরসাইকেল ইলেকট্রিক পণ্য বিক্রির প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন ফেসবুক পেজে ও অনলাইনের বিভিন্ন মাধ্যমে অফার দেয়।সিআইডির এই কর্মকর্তা বলেন ভিকটিমরা বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে যোগাযোগ করার পরে জানতে পারেন টাকা পরিশোধ করলে ৩০ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করা হবে। ভিকটিমরা এ প্রস্তাবে রাজি হয়ে বিভিন্ন তারিখে চেকের মাধ্যমে ও নগদ প্রায় আড়াই কোটি টাকা দেন। তিনি বলেন গ্রাহকদের টাকা হাতে পাওয়ার পর ৫০ দিন অতিবাহিত হলেও পণ্য সরবরাহ না করে অপেক্ষা করতে বলে প্রতিষ্ঠানটি।এ মামলার বাদী খায়রুল আলম মীর প্রতিষ্ঠানটির অফিসে গেলে তারা বাদীসহ ভিকটিমদের বিভিন্ন অংকের টাকার চেক দেয়। সেই চেক নিয়ে ভিকটিমরা ব্যাংকে টাকা উত্তোলন করতে গেলে অ্যাকাউন্টে কোনও টাকা নেই বলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানায়।প্রতিষ্ঠানটি এভাবে হাজার হাজার লোকের কাছ থেকে মিথ্যা ও চটকদার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা প্রতারণামূলক ভাবে আত্মসাৎ করে বলেও জানান সিআইডির এই কর্মকর্তা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/837.csv b/Bangla_fin_news_articles/837.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d83908eb7e20a650f9337971ee46cf7d7066e2a4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/837.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +837,ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ‘থলেডটকম’ ও ‘উইকমডটকমের’ ৬ জন গ্রেপ্তার,2021-10-11,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা ইকমার্সগুলোর প্রতারণা থামছে না। এবার সরকারি অনুমোদনহীন ও লাইসেন্সবিহীন ইকমার্স প্রতিষ্ঠান থলেডটকম ও উইকমডটকমর হেড অব অপারেশন মো. নজরুল ইসলামসহ প্রতিষ্ঠানের ৬ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডি।সিআইডি জানায় সাশ্রয়ী দামে টিভি ফ্রিজ মোটরসাইকেল ও ইলেকট্রনিক পণ্য বিক্রির প্রলোভন দেখিয়ে গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রায় আড়াই কোটি টাকা হাতিয়েছে থলেডটকম ও উইকমডটকম।গ্রেপ্তাররা হলেন মো. নজরুল ইসলাম প্রতিষ্ঠানটির অ্যাকাউন্ট অফিসার মো. সোহেল হোসেন ২৭ ডিজিটাল কমিউনিকেশন অফিসার মো. তারেক মাহমুদ অনিক ২৮ সেলস এক্সিকিউটিভ অফিসার সাজ্জাদ হোসেন ওরফে পিয়াস ২৭ কল সেন্টার এক্সিকিউটিভ অফিসার মুন্না পারভেজ ২৬ ও সুপার ভাইজার মো. মাসুম হাসান ২৭। এসময় থলেডটকম ও উইকমডটকমর অফিস থেকে ভাড়ার চুক্তিপত্র গন্তব্য লজিস্টিকস সার্ভিস লিমিটেড এজেন্ট সংক্রান্ত চুক্তিপত্র জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে লিখিত ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এগ্রিমেন্ট সংক্রান্ত চুক্তিপত্রসহ বিভিন্ন ব্যাংকের চেক গ্রাহকদের কাছ থেকে চেক রিসিভ ইনফরমেশন সিপিউ ল্যাপটপ প্রিন্টার ফটোকপি মেশিন রেজিস্টার দুটি ও টাকা গণনার মেশিন জব্দ করা হয়।সোমবার ১১ অক্টোবর দুপুরে সিআইডি হেডকোটার্সে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি ইমাম হোসেন। তিনি জানান বিজ্ঞাপনের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ৩০ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করার শর্তে টাকা পরিশোধ করে ভুক্তভোগীরা। কিন্তু টাকা পরিশোধের পর নির্ধারিত সময়ে পণ্য দেয়নি থলেডটকম ও উইকমডটকম। অতিরিক্ত ডিআইজি ইমাম হোসেন বলেন থলেডটকম ও উইকমডটকমর বিভিন্ন পদে কর্মরত থাকা অবস্থায় গ্রেপ্তাররা কম মূল্যে বিভিন্ন পণ্য টিভি ফ্রিজ মোটরসাইকেল ইলেকট্রিক পণ্য বিক্রির প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন ফেসবুক পেজে ও অনলাইনের বিভিন্ন মাধ্যমে অফার দেয়।সিআইডির এই কর্মকর্তা বলেন ভিকটিমরা বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে যোগাযোগ করার পরে জানতে পারেন টাকা পরিশোধ করলে ৩০ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করা হবে। ভিকটিমরা এ প্রস্তাবে রাজি হয়ে বিভিন্ন তারিখে চেকের মাধ্যমে ও নগদ প্রায় আড়াই কোটি টাকা দেন। তিনি বলেন গ্রাহকদের টাকা হাতে পাওয়ার পর ৫০ দিন অতিবাহিত হলেও পণ্য সরবরাহ না করে অপেক্ষা করতে বলে প্রতিষ্ঠানটি।এ মামলার বাদী খায়রুল আলম মীর প্রতিষ্ঠানটির অফিসে গেলে তারা বাদীসহ ভিকটিমদের বিভিন্ন অংকের টাকার চেক দেয়। সেই চেক নিয়ে ভিকটিমরা ব্যাংকে টাকা উত্তোলন করতে গেলে অ্যাকাউন্টে কোনও টাকা নেই বলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানায়।প্রতিষ্ঠানটি এভাবে হাজার হাজার লোকের কাছ থেকে মিথ্যা ও চটকদার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা প্রতারণামূলক ভাবে আত্মসাৎ করে বলেও জানান সিআইডির এই কর্মকর্তা।ইত্তেফাক কেএইচএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/838.csv b/Bangla_fin_news_articles/838.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..264d1f6b0badef7f9cb43e175bce762f62581c6b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/838.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +838,সিআইবি ডাটাবেইজ সংশোধনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন নির্দেশ,2021-10-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পরিষদে পরিবর্তনের কারণে সিআইবি ডাটাবেইজ সংশোধনের জন্য নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। গতকাল রবিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো সিআইবি থেকে এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরো উন্নত ও দ্রুত সেবা দিতে এ নির্দেশনা জারি করা হলো।ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পরিষদে পরিবর্তনের কারণে সিআইবি ডাটাবেইজ সংশোধনের লক্ষ্যে আবেদনপত্রের সঙ্গে নিচের দলিলের পূর্ণাঙ্গ সেট ব্যুরোতে অবশ্যই দাখিল করতে হবে। যেসব দলিল ব্যুরোতে দাখিল করতে হবে সেগুলোর মধ্যে ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের সিআইবি ডাটাবেইজ সংশোধনের জন্য ব্যুরোতে আবেদনপত্র প্রেরণের পূর্বে আবেদনকারী ব্যাংকআর্থিক প্রতিষ্ঠান অবশ্যই তার গ্রাহককে ঋণপ্রদানকারী সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এ বিষয়ে যোগাযোগের পরামর্শ প্রদান করবে।আবেদনকারী ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং এতত্সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে তাদের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান স্বাক্ষরিত কার্যবিবরণীর প্রথম ও সর্বশেষ পৃষ্ঠাসহ উপর্যুক্ত বিষয়ে সিদ্ধান্ত সংবলিত পৃষ্ঠার সত্যায়িত কপি অথবা ঋণ অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষের এক স্তর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমোদনের সত্যায়িত কপি ব্যুরোতে দাখিল করতে হবে।আবেদনকারী ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে আবেদনপত্রের সঙ্গে ফরম ১২ শিডিউল ১০ বোর্ড মেমো মেমোরেন্ডাম অ্যান্ড আর্টিকেলস অব অ্যাসোসিয়েশন এবং বিভিন্ন সময়ে ব্যুরো কর্তৃক নির্দেশিত অন্যান্য দলিলের সত্যায়িত কপি সংযুক্ত করতে হবে। ব্যুরোতে আবেদনপত্র প্রেরণের আগে ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের নবাগত পরিচালকদের সিআইবি ডাটাবেইজে ব্যাচ কন্ট্রিবিউশনের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের বিদায়ী পরিচালকের ব্যক্তিগত গ্যারান্টি অথবা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের করপোরেট গ্যারান্টি অথবা উভয় গ্যারান্টি বহাল থাকলে আবেদনপত্র প্রেরণের আগেই ব্যাচ কন্ট্রিবিউশনের মাধ্যমে সিআইবি ডাটাবেইজে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। আবেদনকারী ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের বোর্ড রেজুলেশন এবং ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পরিষদের পরিবর্তন সিআইবি ডাটাবেইজে বাস্তবায়নের জন্য ঋণদাতা ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান বরাবর আবেদনপত্রের সত্যায়িত কপি সংযুক্ত করতে হবে। উপযুক্ত বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে দলিল দাখিলের নির্দেশনার তিন মাসের মধ্যে যদি সিআইবি কর্তৃক দলিলাদি গৃহীত না হয় তবে আবেদনকারী ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক দাখিলকৃত আবেদনপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/839.csv b/Bangla_fin_news_articles/839.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3bb4f4bc96d51dadb5f2c51906b312db2a564233 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/839.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +839,‘পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে মিউচুয়াল ফান্ড’,2021-10-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াতউলইসলাম বলেছেন বিশ্বের সব পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা রাখতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে মিউচুয়াল ফান্ড। দেশের পুঁজিবাজারে গত কয়েক বছর ধরে ভালো করছে মিউচুয়াল ফান্ড এবং স্থিতিশীলতায় অবদান রাখছে। আমরা মিউচুয়াল ফান্ডগুলোকে আরও বড় দেখতে চাই। তাদের পারফরম্যান্সে আমরা খুশি। তবে ফান্ডগুলোর প্রচার ও প্রসার একটু কম। সেখানে আরও কাজ করতে হবে। শনিবার ৯ অক্টোবর বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ২০২১ উপলক্ষে অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজ অ্যান্ড মিউচুয়াল ফান্ডস এএএমসিএমএফ আয়োজিত এক ওয়েবিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। ইনস্টিটিউশনাল রোল ইন সাসটেইনেবল ফাইনান্সিং শীর্ষক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এএএমসিএমএফের সভাপতি ড. হাসান ইমাম। সঞ্চালনায় ছিলেন একাশিয়ার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অরুণাষ্ণু দত্ত। আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল হোসেন।এএএমসিএমএফের সভাপতি ড. হাসান ইমাম বলেন পুঁজিবাজারে চার ধরনের খাতে বিনিয়োগ দেখা যায়। এর মধ্যে মিউচুয়াল ফান্ড ছাড়াও আর্থিক প্রতিষ্ঠান করপোরেট প্রতিষ্ঠান ও বৈদেশিক বিনিয়োগ রয়েছে। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশের বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা ও টেকসই বিনিয়োগে কার্যকর অবদান রাখছে মিউচুয়াল ফান্ড কোম্পানিগুলো। মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর সিংহ ভাগই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে থাকে। এসব কোম্পানির প্রায় ৯০ শতাংশই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে থাকে। অন্য কোনো খাত পুঁজিবাজারে এত বিনিয়োগ করে না। ফলে মিউচুয়াল ফান্ডগুলো নির্ভরতার প্রতীক হয়ে উঠছে। গত অর্থ বছরে দেশের মিউচুয়াল ফান্ডগুলো প্রায় ৬০০ কোটি টাকা নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন এসব ফান্ড বিনিয়োগকারীদের ভালো ক্যাপিটাল গেইন দিয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদেরও ভালো রিটার্ন দিচ্ছে। এসব বিবেচনায় বিনিয়োগকারীদের জন্য মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে। পাশাপাশি দেশের পুঁজিবাজারের টেকসই বিনিয়োগে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। এজন্য মিউচুয়াল ফান্ডের বিকশিত করতে কার্যকর নীতি সহায়তা প্রয়োজন। দেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ টেকসই করতে হলে মিউচুয়াল ফান্ডকে আরও সহযোগিতা করতে হবে। ব্যাংক এশিয়া লিমিটেডের প্রেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি মো. আরফান আলী বলেন দেশের পুঁজিবাজারের টেকসই এবং গুণগত মানের উন্নয়নে আর্থিক খাত এবং মিউচুয়াল ফান্ডগুলোকে যৌথভাবে কাজ করতে হবে। তাহলেই দেশের পুঁজিবাজার আরও বিকশিত হবে। শনিবারের সেমিনারে বক্তারা বলেন মিউচুয়াল ফান্ড থেকে ইতিমধ্যে বেশ ভালো ডিভিডেন্ড দিয়েছে এবং ভালো ক্যাপিট্যাল গেইন হয়েছে। ভ্যালুয়েশনের দিক থেকে এখনো বেশ অবদান রাখছে। ফলে কম টাকায় বেশি মূল্যের সুযোগ রয়েছে। টেকসই বিনিয়োগের উত্তম পন্থা এখন মিউচুয়াল ফান্ড। ফলে মিউচুয়াল ফান্ডগুলোকে আরও প্রচার করতে হবে। নেতিবাচক কোন কিছু আসলে সেগুলো দূর করতে হবে। এছাড়া খাতসংশ্লিষ্টদের মধ্যে আন্ত যোগাযোগ আরও বৃদ্ধি করতে হবে। নতুন নতুন পণ্য ও বিনিয়োগ ক্ষেত্র সৃষ্টি করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/84.csv b/Bangla_fin_news_articles/84.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..496fcab901212796b5325a1a92c9e3d672b383b5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/84.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +84,ঈদের ছুটিতে ঢাকায় ব্যাংক খোলা লেনদেন চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত,2022-07-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের পশুর হাটসংলগ্ন ব্যাংকের শাখা ও উপশাখা খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে এসব শাখায় সান্ধ্য ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে বলা হয়েছে। কোরবানির পশু ব্যবসায়ীদের ব্যাংকিং লেনদেনের সুবিধার্থে এ নির্দেশনা দিয়েছে নিয়ন্ত্রণ সংস্থা। মঙ্গলবার ৫ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকপ্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে। সার্কুলারে বলা হয় আসন্ন ঈদুল আজহার আগে ৭ জুলাই বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত স্বাভাবিক ব্যাংকিং কার্যক্রম এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সান্ধ্য ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে। এর পরের দুই দিন ৮ ও ৯ জুলাই শুক্র ও শনিবার কোরবানির হাটের নিকটবর্তী ব্যাংক শাখা খোলা থাকবে। এসব শাখায় সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করে কোরবানির পশুর হাটে অস্থায়ী বুথ স্থাপন ও স্বাস্থ্যঝুঁকি মোকাবিলায় সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট শাখা উপশাখা ও বুথগুলোতে অতিরিক্ত সময় দায়িত্বপালনকারী কর্মকর্তাকর্মচারীদের বিধি মোতাবেক ভাতা প্রদান করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/840.csv b/Bangla_fin_news_articles/840.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6e6fb8e401c9e3a4d5288b7cce41c4211ba699c7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/840.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +840,‘পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে মিউচুয়াল ফান্ড’,2021-10-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াতউলইসলাম বলেছেন বিশ্বের সব পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা রাখতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে মিউচুয়াল ফান্ড। দেশের পুঁজিবাজারে গত কয়েক বছর ধরে ভালো করছে মিউচুয়াল ফান্ড এবং স্থিতিশীলতায় অবদান রাখছে। আমরা মিউচুয়াল ফান্ডগুলোকে আরও বড় দেখতে চাই। তাদের পারফরম্যান্সে আমরা খুশি। তবে ফান্ডগুলোর প্রচার ও প্রসার একটু কম। সেখানে আরও কাজ করতে হবে।শনিবার ৯ অক্টোবর বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ২০২১ উপলক্ষে অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজ অ্যান্ড মিউচুয়াল ফান্ডস এএএমসিএমএফ আয়োজিত এক ওয়েবিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। ইনস্টিটিউশনাল রোল ইন সাসটেইনেবল ফাইনান্সিং শীর্ষক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এএএমসিএমএফের সভাপতি ড. হাসান ইমাম। সঞ্চালনায় ছিলেন একাশিয়ার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অরুণাষ্ণু দত্ত। আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল হোসেন। এএএমসিএমএফের সভাপতি ড. হাসান ইমাম বলেন পুঁজিবাজারে চার ধরনের খাতে বিনিয়োগ দেখা যায়। এর মধ্যে মিউচুয়াল ফান্ড ছাড়াও আর্থিক প্রতিষ্ঠান করপোরেট প্রতিষ্ঠান ও বৈদেশিক বিনিয়োগ রয়েছে। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশের বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা ও টেকসই বিনিয়োগে কার্যকর অবদান রাখছে মিউচুয়াল ফান্ড কোম্পানিগুলো। মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর সিংহ ভাগই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে থাকে। এসব কোম্পানির প্রায় ৯০ শতাংশই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে থাকে। অন্য কোনো খাত পুঁজিবাজারে এত বিনিয়োগ করে না। ফলে মিউচুয়াল ফান্ডগুলো নির্ভরতার প্রতীক হয়ে উঠছে।গত অর্থ বছরে দেশের মিউচুয়াল ফান্ডগুলো প্রায় ৬০০ কোটি টাকা নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন এসব ফান্ড বিনিয়োগকারীদের ভালো ক্যাপিটাল গেইন দিয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদেরও ভালো রিটার্ন দিচ্ছে। এসব বিবেচনায় বিনিয়োগকারীদের জন্য মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে। পাশাপাশি দেশের পুঁজিবাজারের টেকসই বিনিয়োগে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। এজন্য মিউচুয়াল ফান্ডের বিকশিত করতে কার্যকর নীতি সহায়তা প্রয়োজন। দেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ টেকসই করতে হলে মিউচুয়াল ফান্ডকে আরও সহযোগিতা করতে হবে।ব্যাংক এশিয়া লিমিটেডের প্রেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি মো. আরফান আলী বলেন দেশের পুঁজিবাজারের টেকসই এবং গুণগত মানের উন্নয়নে আর্থিক খাত এবং মিউচুয়াল ফান্ডগুলোকে যৌথভাবে কাজ করতে হবে। তাহলেই দেশের পুঁজিবাজার আরও বিকশিত হবে। শনিবারের সেমিনারে বক্তারা বলেন মিউচুয়াল ফান্ড থেকে ইতিমধ্যে বেশ ভালো ডিভিডেন্ড দিয়েছে এবং ভালো ক্যাপিট্যাল গেইন হয়েছে। ভ্যালুয়েশনের দিক থেকে এখনো বেশ অবদান রাখছে। ফলে কম টাকায় বেশি মূল্যের সুযোগ রয়েছে। টেকসই বিনিয়োগের উত্তম পন্থা এখন মিউচুয়াল ফান্ড। ফলে মিউচুয়াল ফান্ডগুলোকে আরও প্রচার করতে হবে। নেতিবাচক কোন কিছু আসলে সেগুলো দূর করতে হবে। এছাড়া খাতসংশ্লিষ্টদের মধ্যে আন্ত যোগাযোগ আরও বৃদ্ধি করতে হবে। নতুন নতুন পণ্য ও বিনিয়োগ ক্ষেত্র সৃষ্টি করতে হবে।ইত্তেফাক ইআ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/841.csv b/Bangla_fin_news_articles/841.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6109506e6500a7221f69d9478ef7f142c0f8198a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/841.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +841,তেলপেঁয়াজসবজিসহ নিত্যপণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী,2021-10-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাজারে তেল পেঁয়াজ থেকে শুরু করে সবজি মুরগি সবকিছুর দামই ঊর্ধ্বমুখী। গত এক মাস ধরেই দফায় দফায় বাড়ছে ব্রয়লার ও কক জাতের সোনালি মুরগির দাম। এই তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে পেঁয়াজ। তেলের দামও চড়া। অপরদিকে ৪০ টাকার কেজির নিচে কোনো ধরনের সবজিই নেই। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি সর্বশেষ প্রতিবেদনে মোটা চালের দাম বাড়ার কথাও জানিয়েছে।এ অবস্থায় বিপাকে পড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষ। তারা বাজারের তালিকা বারবার কাটছাঁট করেও সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন।গতকাল শুক্রবার রাজধানীর মালিবাগ শান্তিনগর ও কাওরান বাজারে খোঁজ নিয়ে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার এ তথ্য পাওয়া যায়। গত এক সপ্তাহের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে পেঁয়াজ ও ব্রয়লার মুরগির দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি পেঁয়াজে মানভেদে ২৫ থেকে ৩০ টাকা বেড়েছে। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৭৫ থেকে ৮০ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৬৫ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়। অথচ গত সপ্তাহে তা যথাক্রমে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা ও ৪০ থেকে ৪৮ টাকায় বিক্রি হয়। কিন্তু হঠাত্ করেই পেঁয়াজের দাম বাড়ছে কেনএ প্রসঙ্গে হিলি স্থলবন্দরের আমদানিরপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ ইত্তেফাককে জানান ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে অতিবৃষ্টির ফলে পেঁয়াজের উত্পাদন কম হয়েছে। সে কারণে ভারতের ব্যবসায়ীরা বুকিং রেট বাড়িয়েছে। আর যেসব পেঁয়াজ ভারত রপ্তানি করছে সেগুলো অপরিপক্ক হওয়ায় রাস্তায় বেশির ভাগ পঁচে যাচ্ছে। এছাড়া সামনেই দুর্গাপূজা। তখন ছুটির সময় ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ রাস্তায় আটকে যেতে পারে। এ কারণে লোকসানের আশঙ্কায় আমরা আমদানি কম করছি। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন পূজা শেষে পেঁয়াজের দাম আবার কমে আসবে বলে আশা করছি। ..... ... . ব্রয়লার মুরগি নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে মাংস বলতে যে ব্রয়লার মুরগি তার দাম গত এক মাস ধরেই চড়া। টিসিবির হিসেবে গত এক মাসে ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে ৩২ শতাংশের বেশি। গতকাল বাজারে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হয় ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায়। যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায়। আর গত বছর এই সময় প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির দাম ছিল ১১৫ থেকে ১৩০ টাকার মধ্যে। কক জাতের সোনালি মুরগিরও এক মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজিতে ১০০ টাকা বেড়ে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৩০ টাকায়। মুরগির পাশাপাশি ডিমের দামও বাড়তি। গতকাল বাজারে প্রতি হালি লাল ডিম বিক্রি হয়েছে ৩৫ থেকে ৩৭ টাকায়। যা একমাস আগেও ছিল ৩৩ থেকে ৩৫ টাকাবাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল বিপিআইসিসি এর সভাপতি মসিউর রহমান গতকাল এক অনুষ্ঠানে বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে পোলট্রি ফিডের দাম বেড়েছে। এছাড়া করোনার সময় চাহিদা কমে গিয়েছিল এখন চাহিদা বেড়েছে।তেলের দাম কমছেই না বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দর বেঁধে দিয়েও নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না ভোজ্য তেলের বাজার। সপ্তাহের ব্যবধানে ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলে ১০ টাকা বেড়ে ৬৮০ থেকে ৭৩০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। আর সুপার পামঅয়েলে লিটারে ৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১২৮ থেকে ১৩৫ টাকায়। তবে এক লিটারের বোতলজাত ও খুচরা সয়াবিনের দাম বাড়েনি। বর্তমানে খুচরা বাজারে এক লিটারের বোতজাত সয়াবিন ১৪৫ থেকে ১৫৫ টাকা ও খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা।বাড়ল মোটা চালের দাম বেড়েছে মোটা চালের দাম। কেজিতে ২ টাকা বেড়ে গতকাল বাজারে প্রতি কেজি মোটা চাল ৪৭ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যা গত সপ্তাহে ছিল ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা। তবে সরু ও মাঝারিমানের চালের দাম বাড়েনি। বর্তমানে বাজারে সরু চাল নাজিরশাইলমিনিকেট মানভেদে ৫৮ থেকে ৬৬ টাকা ও মাঝারিমানের চাল পাইজামলতা ৫০ থেকে ৫৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।নাগালের বাইরে সবজি সবজির দাম এখন বলতে গেলে স্বল্প আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে। গতকাল বাজারে বিভিন্ন ধরনের সবজির মধ্যে শিম ৮০ থেকে ১০০ টাকা ঝিঙে ৪০ থেকে ৫০ টাকা মুলা ৫০ থেকে ৫৫ টাকা করলা ৬০ থেকে ৮০ টাকা চিচিঙ্গা পটোল ৪০ থেকে ৫০ টাকা ঢ্যাঁড়শ ৪০ থেকে ৫০ টাকা বরবটি ৬০ থেকে ৭০ টাকা টম্যাটো ১০০ থেকে ১২০ টাকা গাজর ১০০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। এছাড়া বাজারে আসা শীতকালীন আগাম সবজি ফুলকপি ও বাঁধাকপি আকারে ছোট ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি কাঁচামরিচ বিক্রি হয় ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়।সবজির দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে কাওরান বাজারের সবজি বিক্রেতা বেলায়ের হোসেন বলেন দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যা ও বৃষ্টির কারণে অনেক সবজিখেত নষ্ট হওয়ায় দাম বেড়েছে। তবে শীতকালীন আগাম সবজি পুরোপুরি ওঠা শুরু করলে দাম কমে আসবে বলে আশা করছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/842.csv b/Bangla_fin_news_articles/842.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9d8b7d25735e5e3a7db15d94aa937fc7ba27b0d6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/842.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +842,এগিয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতি,2021-10-09,শফিকুর রহমান রয়েল,বেশ কয়েক বছরের কঠোর প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের বৈশ্বিক ভাবমূর্তির আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। একসময় পশ্চিমা বিশ্বের মনশ্চক্ষুতে দারিদ্র্য ও ক্ষুধার চিত্রই ভেসে উঠত। কিন্তু এখন এর দৃঢ় মোট দেশজ উৎপাদন জিডিপি প্রবৃদ্ধি একনিষ্ট উদ্যোগের প্রতীক হিসেবে পুরোপুরিই স্পষ্ট। হেনরি কিসিঞ্জার কর্তৃক আখ্যায়িত তলাবিহীন ঝুড়ির সেই দেশ সম্পর্কেই এখন প্রাক্কলন করা হচ্ছে ভবিষ্যতের এশীয় বাঘ রূপে। রোহিঙ্গা ইস্যুতে দাতাদের অবসাদ ও সেকেলে কর প্রশাসনের সুবাদে রাজস্ব ঘাটতির দরুন প্রচুর চাপ সত্ত্বেও বেশ কয়েক বছর যাবত্ গড়ে ৭ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরে রেখে মাথাপিছু আয়ের দ্রুত পরিবর্ধনই আজ অর্থনৈতিক বিশ্বের কাছে বড় বিস্ময়। অর্থনীতির চাকা প্রায় আগের মতোই সচল রেখে করোনা ভাইরাসকে মোকাবিলা করার নিগূঢ় রহস্য জানতে প্রতিবেশী দেশগুলোও উদগ্রীব। ২০ হাজার বছর আগেও পূর্ব এশিয়ায় এসেছিল করোনা ....করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে সব দেশের অর্থনীতিই আক্রান্ত হয়েছে যার ফলে কমেছে মাথাপিছু আয়। কিন্তু এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম বাংলাদেশ। আসলে এখানে মূল কৃতিত্বটা অন্য জায়গায় নিহিতবন্যা নদীভাঙন ঘূর্ণিঝড় ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগের অভিজ্ঞতা কোভিড১৯ মোকাবিলায় সাহায্য করেছে। ক্ষুদ্র দেশ অখচ লোকসংখ্যা ১৬ কোটি ৮০ লাখ। এটি প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে না পারার নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে যথাসময়ের অর্থনৈতিক প্রণোদনা প্যাকেজ সুদূরদর্শী নগদ উদ্দীপনা রপ্তানি আয় ও দৃঢ় রেমিট্যান্স অন্তঃপ্রবাহ। বিশাল জনসংখ্যা সত্ত্বেও বাংলাদেশ মডেল আজ বিশ্বের কাছে এক ইতিবাচক দৃষ্টান্ত যেটি তাকে সাহায্য করেছে এশীয় অঞ্চলে সবাইকে ছাপিয়ে যাওয়া নায়ক বানাতে। অতিমারির বিস্তার রোধে লকডাউনের কারণে বিশ্বব্যাপী অর্থনীতি যখন সংকুচিত হচ্ছিল সে জায়গায় ২০১৯২০ অর্থবছরে বাংলাদেশ ধনাত্মক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে। তবে দুঃখের বিষয় হচ্ছেবাংলাদেশের উন্নয়নের সুফল সবাই সমানভাবে পাচ্ছে না। অবশ্য এক্ষেত্রে আমরা একা নই। একমাত্র আদিম যুগই ব্যতিক্রম এছাড়া মানুষে মানুষে পার্থক্য সব যুগেই ছিল আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। স্তরায়ন বৈষম্য বা অসমতা যাই বলি না কেন সারা বিশ্বেই বিদ্যমান। কিন্তু নতুন তথ্য হচ্ছে অসমতার মাত্রা সম্পর্কে সবাই যা জানে প্রকৃত মাত্রা তার চেয়ে অনেক বেশি। এককথায় যা ভয়াবহ। নতুন এক বিশ্লেষণে এমনই তথ্য উঠে এসেছে। অসমতার সরকারি হিসাবে শুধু সেসব অর্থই বিবেচনায় আনা হয় যার প্রতি কর আদায়কারীদের নজর পড়ে। সাম্প্রতিক এক গবেষণার পর এসব তথ্য জানিয়েছেন পৃথিবীর তিন বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ অ্যালেট স্টাডসেটার নিলস জোহানসেন ও গ্যাব্রিয়েল জুকম্যান। তাদের বিশাল কর্মযজ্ঞে পানামা ও সুইজারল্যান্ডের কাছে থাকা অত্যন্ত গোপনীয় দলিলের সাহায্য নেওয়া হয়েছে। যেগুলো জনার পর বিস্মিত না হয়ে উপায় নেই আর এর মাধ্যমে বৈশ্বিকভাবে কর ফাঁকির বিস্ময়কর সব তথ্য উঠে এসেছে যার সঙ্গে জড়িত রয়েছেন সারা বিশ্বের বাঘা বাঘা সম্পদশালীরা। করোনার অর্থনৈতিক ক্ষতি দ্রুত কাটিয়ে উঠছে বাংলাদেশ এডিবি ....বাংলাদেশের নামের পাশে এখন প্রায়ই উন্নয়নের জাদু শব্দ দুটি জুড়ে দেওয়া হয়। সংগ্রাম ও সহনশীলতার কারণে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প আজ কেবলই ঊর্ধ্বমুখী। এর পাশাপাশি তেজোদ্দীপ্ত ওষুধ শিল্প ও অন্যান্য রকমারি ম্যানুফ্যাকচারিং খাতগুলো রপ্তানিমুখী প্রবৃদ্ধির মডেলকে আলিঙ্গন করতে সাহায্য করেছে। সত্যি বলতে গেলে এ দেশ দক্ষিণ এশিয়ার জন্য অনন্য দৃষ্টান্ত। উন্নয়নের যাত্রায় বাংলাদেশ বাংলাদেশ দীর্ঘ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলেই অনেক কিছুই আজ সম্ভব হচ্ছে। এক দশকের ৭ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি চূড়ান্ত দারিদ্র্যের হারকে নামিয়ে আনতে অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে। এরই সঙ্গে বেড়েছে লোকজনের গড় আয়ু ও বয়স্ক শিক্ষার হার আর কমেছে মাতৃ ও শিশু মৃত্যুর হার।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/843.csv b/Bangla_fin_news_articles/843.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3805eef732b4a848f3d97be5c5c5953cdc41ffee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/843.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +843,তেলপেঁয়াজসবজিসহ নিত্যপণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী,2021-10-09,মুন্না রায়হান,বাজারে তেল পেঁয়াজ থেকে শুরু করে সবজি মুরগি সবকিছুর দামই ঊর্ধ্বমুখী। গত এক মাস ধরেই দফায় দফায় বাড়ছে ব্রয়লার ও কক জাতের সোনালি মুরগির দাম। এই তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে পেঁয়াজ। তেলের দামও চড়া। অপরদিকে ৪০ টাকার কেজির নিচে কোনো ধরনের সবজিই নেই। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি সর্বশেষ প্রতিবেদনে মোটা চালের দাম বাড়ার কথাও জানিয়েছে।এ অবস্থায় বিপাকে পড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষ। তারা বাজারের তালিকা বারবার কাটছাঁট করেও সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন।গতকাল শুক্রবার রাজধানীর মালিবাগ শান্তিনগর ও কাওরান বাজারে খোঁজ নিয়ে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার এ তথ্য পাওয়া যায়। গত এক সপ্তাহের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে পেঁয়াজ ও ব্রয়লার মুরগির দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি পেঁয়াজে মানভেদে ২৫ থেকে ৩০ টাকা বেড়েছে। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৭৫ থেকে ৮০ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৬৫ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়। অথচ গত সপ্তাহে তা যথাক্রমে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা ও ৪০ থেকে ৪৮ টাকায় বিক্রি হয়। কিন্তু হঠাত্ করেই পেঁয়াজের দাম বাড়ছে কেন ....এ প্রসঙ্গে হিলি স্থলবন্দরের আমদানিরপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ ইত্তেফাককে জানান ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে অতিবৃষ্টির ফলে পেঁয়াজের উত্পাদন কম হয়েছে। সে কারণে ভারতের ব্যবসায়ীরা বুকিং রেট বাড়িয়েছে। আর যেসব পেঁয়াজ ভারত রপ্তানি করছে সেগুলো অপরিপক্ক হওয়ায় রাস্তায় বেশির ভাগ পঁচে যাচ্ছে। এছাড়া সামনেই দুর্গাপূজা। তখন ছুটির সময় ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ রাস্তায় আটকে যেতে পারে। এ কারণে লোকসানের আশঙ্কায় আমরা আমদানি কম করছি। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন পূজা শেষে পেঁয়াজের দাম আবার কমে আসবে বলে আশা করছি।ব্রয়লার মুরগি নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে মাংস বলতে যে ব্রয়লার মুরগি তার দাম গত এক মাস ধরেই চড়া। টিসিবির হিসেবে গত এক মাসে ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে ৩২ শতাংশের বেশি। গতকাল বাজারে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হয় ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায়। যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায়। আর গত বছর এই সময় প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির দাম ছিল ১১৫ থেকে ১৩০ টাকার মধ্যে। কক জাতের সোনালি মুরগিরও এক মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজিতে ১০০ টাকা বেড়ে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৩০ টাকায়। মুরগির পাশাপাশি ডিমের দামও বাড়তি। গতকাল বাজারে প্রতি হালি লাল ডিম বিক্রি হয়েছে ৩৫ থেকে ৩৭ টাকায়। যা একমাস আগেও ছিল ৩৩ থেকে ৩৫ টাকা। বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল বিপিআইসিসি এর সভাপতি মসিউর রহমান গতকাল এক অনুষ্ঠানে বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে পোলট্রি ফিডের দাম বেড়েছে। এছাড়া করোনার সময় চাহিদা কমে গিয়েছিল এখন চাহিদা বেড়েছে।তেলের দাম কমছেই না বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দর বেঁধে দিয়েও নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না ভোজ্য তেলের বাজার। সপ্তাহের ব্যবধানে ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলে ১০ টাকা বেড়ে ৬৮০ থেকে ৭৩০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। আর সুপার পামঅয়েলে লিটারে ৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১২৮ থেকে ১৩৫ টাকায়। তবে এক লিটারের বোতলজাত ও খুচরা সয়াবিনের দাম বাড়েনি। বর্তমানে খুচরা বাজারে এক লিটারের বোতজাত সয়াবিন ১৪৫ থেকে ১৫৫ টাকা ও খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা।বাড়ল মোটা চালের দাম বেড়েছে মোটা চালের দাম। কেজিতে ২ টাকা বেড়ে গতকাল বাজারে প্রতি কেজি মোটা চাল ৪৭ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যা গত সপ্তাহে ছিল ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা। তবে সরু ও মাঝারিমানের চালের দাম বাড়েনি। বর্তমানে বাজারে সরু চাল নাজিরশাইলমিনিকেট মানভেদে ৫৮ থেকে ৬৬ টাকা ও মাঝারিমানের চাল পাইজামলতা ৫০ থেকে ৫৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ....নাগালের বাইরে সবজি সবজির দাম এখন বলতে গেলে স্বল্প আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে। গতকাল বাজারে বিভিন্ন ধরনের সবজির মধ্যে শিম ৮০ থেকে ১০০ টাকা ঝিঙে ৪০ থেকে ৫০ টাকা মুলা ৫০ থেকে ৫৫ টাকা করলা ৬০ থেকে ৮০ টাকা চিচিঙ্গা পটোল ৪০ থেকে ৫০ টাকা ঢ্যাঁড়শ ৪০ থেকে ৫০ টাকা বরবটি ৬০ থেকে ৭০ টাকা টম্যাটো ১০০ থেকে ১২০ টাকা গাজর ১০০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। এছাড়া বাজারে আসা শীতকালীন আগাম সবজি ফুলকপি ও বাঁধাকপি আকারে ছোট ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি কাঁচামরিচ বিক্রি হয় ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়।সবজির দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে কাওরান বাজারের সবজি বিক্রেতা বেলায়ের হোসেন বলেন দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যা ও বৃষ্টির কারণে অনেক সবজিখেত নষ্ট হওয়ায় দাম বেড়েছে। তবে শীতকালীন আগাম সবজি পুরোপুরি ওঠা শুরু করলে দাম কমে আসবে বলে আশা করছি।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/844.csv b/Bangla_fin_news_articles/844.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d3320462bff8202b151ff592c6352566a17b7906 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/844.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +844,রপ্তানি বাড়াতে নতুন বাজার তৈরি করতে হবে,2021-10-09,রেজাউল করিম খোকন,কোভিডের অভিঘাত কাটিয়ে বিশ্ব অর্থনীতি এখন চাঙ্গা হচ্ছে। গতি পেয়েছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য। দেশের রপ্তানি খাতেও এর প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর পরিসংখ্যানেও উঠে এসেছে চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে জুলাইসেপ্টেম্বর বাংলাদেশ থেকে বহির্বিশ্বে পণ্য রপ্তানি হয়েছে সরকারের প্রত্যাশার চেয়েও বেশি। রপ্তানির ঊর্ধ্বগতিতে বরাবরের মতো এবারো বড় ভূমিকা রেখে চলেছে তৈরি পোশাক খাত। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যসহ আরো বেশ কয়েকটি পণ্যের ক্ষেত্রেও রপ্তানির গতি ইতিবাচক। পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি গত প্রান্তিকে কিছুটা কমেছে। তবে সার্বিকভাবে গোটা রপ্তানির চিত্রকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর থেকে সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে ইপিবির হালনাগাদকৃত নিয়মিত রপ্তানি প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে ১ হাজার ৪৩ কোটি ৩০ লাখ ডলারের ৮৮ হাজার ৬৮০ কোটি টাকা পণ্য রপ্তানির লক্ষ্য নিয়েছিল সরকার। এর বিপরীতে পণ্য রপ্তানি হয়েছে ১ হাজার ১০২ কোটি ১৯ লাখ ৫০ হাজার ডলারের ৯৩ হাজার ৬৮৬ কোটি টাকা। অর্থাত্ এ সময় বহির্বিশ্বে বাংলাদেশ থেকে পণ্য রপ্তানি হয়েছে লক্ষ্যের তুলনায় ৫ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেশি। অন্যদিকে গত অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে পণ্য রপ্তানি হয়েছিল ৯৮৯ কোটি ৬৮ লাখ ৪০ হাজার ডলারের। সে হিসেবে এবার গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৩৭ শতাংশ। বাংলাদেশ থেকে রপ্তানিকৃত শীর্ষ তিন ক্যাটাগরির পণ্য হলো তৈরি পোশাক পাট ও পাটজাত পণ্য এবং চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য। এর মধ্যে তৈরি পোশাক এবং চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি বাড়লেও কমেছে পাট ও পাটজাত পণ।গত প্রান্তিকে তৈরি পোশাক পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৯০৫ কোটি ৯৪ লাখ ৪০ হাজার ডলারের। ২০২০২১ অর্থবছরের একই সময় তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৮১২ কোটি ৬৩ লাখ ৮০ হাজার ডলারের। সে অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৪৮ শতাংশ। প্রথম প্রান্তিকে এসব পণ্যের রপ্তানি ৮৪২ কোটি ৮৯ লাখ ডলারে নেওয়ার লক্ষ্য ছিল সরকারের। সে হিসেবে গত প্রান্তিকে তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে লক্ষ্যের চেয়ে ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ বেশি। অর্থমূল্য বিবেচনায় গত অর্থবছরের মোট রপ্তানির ৮১ শতাংশই ছিল তৈরি পোশাক। ঐ সময় মোট রপ্তানির পরিসংখ্যানে এসব পণ্য রপ্তানির গতির ছাপ স্পষ্ট ছিল। এবারো অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে মোট রপ্তানির ৮২ শতাংশই ছিল তৈরি পোশাক। পোশাকশিল্পসংশ্লিষ্ট মালিক সংগঠন বিজিএমইএর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে কোভিডের প্রভাব কাটিয়ে পোশাকের চাহিদা বাড়তে শুরু করেছে। কোভিডের প্রভাব কাটিয়ে পুনরুদ্ধারের জন্য খাতটিতে রপ্তানির উচ্চহারের প্রবৃদ্ধি কাঙ্ক্ষিত ছিল। তবে তৈরি পোশাকপণ্যের রপ্তানি অর্থমূল্য বৃদ্ধিতে কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধিরও একধরনের প্রভাব পড়েছে। ২০২০এর তুলনায় চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৪১ দশমিক ৬৬ শতাংশ যা বিশ্বব্যাপী কোভিড পরিস্থিতির উন্নতি ও পোশাকের চাহিদা বৃদ্ধির প্রতিফলন। তবে রপ্তানির অর্থমূল্যে বর্ধিত পরিবহন খরচ ও সুতার মূল্যবৃদ্ধিরও কিছুটা প্রভাব দেখা যাচ্ছে। আশা করা হচ্ছে আগামী মাসগুলোয় রপ্তানির এ ঊর্ধ্বগতি অব্যাহত থাকবে।পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত প্রান্তিকে আরো বেশ কিছু পণ্যের রপ্তানি ছিল ইতিবাচক ধারায়। এ সময় কৃষিপণ্য রপ্তানি বেড়েছে ২৬ দশমিক ৯ শতাংশ। এছাড়া হিমায়িত ও তাজা মাছ ১৫ দশমিক ৯৬ শতাংশ প্লাস্টিক পণ্য ১৭ দশমিক ৫ সিরামিক পণ্য ২১ দশমিক ২২ ফার্নিচার ৩৩ দশমিক ২৫ ও ওষুধ ৩২ দশমিক ৯১ শতাংশ হারে রপ্তানি বেড়েছে। করোনা মহামারির মধ্যেও আমদানি ও রপ্তানি দুইই বেড়েছে। তবে আমদানি যে হারে বাড়ছে তার চেয়ে অপেক্ষাকৃত কম হারে বাড়ছে রপ্তানি। রপ্তানির স্বার্থেই আমাদের দেশে আমদানির প্রয়োজনীয়তা বেশি। সাধারণত বাণিজ্য ঘাটতি বাড়লে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ চাপে পড়ে। আর চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত হলে বিদেশের সঙ্গে চলতি লেনদেনের জন্য দেশকে কোনো ঋণ করতে হয় না। আর ঘাটতি থাকলে তা পূরণ করতে ঋণ নিতে হয়। তবে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ও বৈদেশিক অনুদান ও ঋণের ওপর ভর করে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে। গত বছরের মার্চ মাস থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে করোনা ভাইরাসের প্রভাব পড়তে শুরু করে। এর পর টানা ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটির কবলে পড়ে দেশ। ঐ সময় কলকারখানাও বন্ধ রাখা হয়। এতে রপ্তানিতে বড় ধাক্কা আসার সঙ্গে আমদানিও কমে যায়।রপ্তানি বাজারে হঠাৎ এভাবে ধস সৃষ্টি কারণ বিশ্লেষণ করে দেখা যায় পণ্যের বৈশ্বিক চাহিদার পাশাপাশি মূল্যও কমে গিয়েছিল। সে জন্য অন্য দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশের রপ্তানি আয়েও নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। ডলারের বিপরীতে টাকা শক্তিশালী হওয়ায় সেটি আরেকটু বড় হয়েছে। করোনার কারণে বৈদেশিক বাণিজ্য প্রায় বন্ধ ছিল। আমাদের প্রধান রপ্তানি পণ্য গার্মেন্ট খাতে রপ্তানি কমেছিল। গার্মেন্ট পণ্যে মূল বাজার ইউরোপ ও আমেরিকায় করোনার প্রকোপ বেশি ছিল। অন্যদিকে করোনার কারণে আমদানি বাণিজ্য যে স্থবির হয়ে পড়েছিল তাতেও এখন গতি এসেছে। বাংলাদেশের শীর্ষ রপ্তানি বাজারগুলো হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র জার্মানি যুক্তরাজ্য স্পেন ফ্রান্স ইতালি কানাডা নেদারল্যান্ডস জাপান চীন বেলজিয়াম পোল্যান্ড ডেনমার্ক ভারত অস্ট্রেলিয়া তুরস্ক সুইডেন রাশিয়া সংযুক্ত আরব আমিরাত। রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রবণতা দেখা গেলে দেশের সার্বিক কর্মসংস্থানসহ সেবা খাতেও এর প্রভাব পড়বে। নতুন বাজার অনুসন্ধান ও পণ্য বৈচিত্র্যকরণের যে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল তা বাস্তবায়নে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। একই সঙ্গে বর্তমান রপ্তানি পণ্যের দিকেও নজর দিতে হবে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধির ধারা ইতিবাচক রাখতে হবে। সরকার পণ্য ও বাজারভিত্তিক একটি বিশ্লেষণ করে দেখতে পারে এই মন্দা অবস্থার মধ্যেও রপ্তানি বাজারে কোনো ধরনের পণ্য ভালো চলছে। তাহলে সেই ধরনের পণ্যের ওপর জোর দেওয়া দরকার এ ছাড়া অন্য দেশগুলো কী জন্য এত ভালো করছে সেটিও খুঁজে দেখা প্রয়োজন। যদিও তাদের রপ্তানি পণ্যের বৈচিত্র্য বেশি। সেগুলো আমরা করতে পারি কি না চেষ্টা করে দেখতে হবে। শুধু গার্মেন্টস খাতকে প্রাধান্য না দিয়ে পাশাপাশি অন্য খাতেও নজর দেওয়া প্রয়োজন। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির গতি বাড়াতে আঞ্চলিক বাণিজ্য বিরাট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ছে প্রায় সময়েই। অনেক বাধাবিপত্তির কারণে মাঝেমধ্যে আমাদের রপ্তানি বাণিজ্য হোঁচট খাচ্ছে। তেমন প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতিবেশী দেশগুলোর বাণিজ্যিক লেনদেন বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। এর মাধ্যমে উপকৃত হবে বাংলাদেশ। বাণিজ্যের হাত ধরে এই অঞ্চলের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ঘটতে পারে।রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পথে হয়তো নানা প্রতিকূলতা আছে যা অতিক্রম করে সমৃদ্ধির ধারা বজায় রাখাটা নিঃসন্দেহে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। আমাদের প্রত্যাশা সব প্রতিকূলতা বাধাবিপত্তি অতিক্রম করে রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকবে। রপ্তানি আয় বাড়াতে নানামুখী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। নির্দিষ্ট কিছু পণ্যের মধ্যে রপ্তানি বাণিজ্যকে সীমাবদ্ধ না রেখে বিভিন্ন ধরনের পণ্য রপ্তানির উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার কারণে বাংলাদেশি বিভিন্ন ধরনের পণ্যের চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে বিভিন্ন দেশে। বিশেষ করে খাদ্য ও কৃষিজাত শিল্পপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি ব্রান্ডের পণ্য আন্তর্জাতিক খ্যাতি পাওয়ায় এর বাজার বিস্তৃতির উজ্জ্বল সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। সেই সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে রপ্তানি পণ্যের বহুমুখীকরণ এবং নতুন বাজার সৃষ্টির প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/845.csv b/Bangla_fin_news_articles/845.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e49e55ce899ed6e461920c2d87ec7db53ebfd8d8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/845.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +845,দাম বেড়েছে পেঁয়াজতেলের তবে ডিমে,2021-10-08,বিপ্লব মল্লিক,দুই সপ্তাহ ধরে বেড়েই চলেছে নিত্যপণ্যের দাম। পেঁয়াজ কাঁচামরিচ চিনি মসুর ডাল তেল ও মুরগির দাম বেড়েছে। তবে বাজার ভেদে ডিমের দামে তারতম্য রয়েছে। কোথাও ডজনপ্রতি মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১০৫ টাকায় কোথায় ১১০টাকায়। আর হাঁসের ডিম কোথাও ডজনপ্রতি ১৬৫ টাকা কোথাও ১৭৫ টাকা।শুক্রবার ৮ অক্টোবর রাজধানীর শেওড়াপাড়া মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট ও কাওরান বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। কাওরান বাজারে গত দুই সপ্তাহ ধরে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। তবে ডিমের দাম কমেছে বলে জানালেন কয়েকজন বিক্রেতা।হামিদ স্টোরের বিক্রেতা ফাহিম হোসেন বলেন গত দুই সপ্তাহ ধরে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়েছে। তবে ডিমের দাম কমেছে। . ........কাওরান বাজারের একটি ডিমের দোকান। ছবি ইত্তেফাকমোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে গিয়ে দেখা যায় পেঁয়াজ ৪৫ টাকা থেকে বেড়ে ৬৫ চিনি ৬১ থেকে ৮০ ও মসুর ডাল ৭০ টাকা থেকে ৯০ টাকা। তবে চালের দাম কমেছে বলে জানালেন বিক্রেতারা। মিনিকেট দাম কমে ৬৫ টাকা থেকে ৬০ আটাশ ৫৫ থেকে ৫০ ও নাজিরশাইল ৭০ থেকে কমে ৬৫ টাকা। তবে বেড়েছে মুরগির দাম। বয়লার মুরগি ১৪০ থেকে বেড়ে ১৯০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু দেশি মুরগির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। সোনালী মুরগি ২২০ টাকা থেকে বেড়ে ৩৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।বিভিন্ন ব্যান্ডের তেলের দাম প্রতি লিটারে ৭ টাকা বেড়েছে। প্রতি ৫ লিটার তেলের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৬০ টাকা। . ........কাওরান বাজারের একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যেরদোকান। ছবি ইত্তেফাকপ্রতিদিন জেনারেল স্টোরের সত্ত্বাধিকারী আব্দুল কুদ্দুস জানান পাইকারি বাজার থেকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে এজন্য বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।দাম বাড়ার কারণ হিসেবে তিনি বলেন আমদানি কম হচ্ছে এজন্য দাম বেড়ে গেছে। তবে দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ভিন্নমত দিলেন বরিশাল জেনারেল স্টোরের স্বত্বাধিকারী মো. খালিদ হোসেন চৌধুরী। দাম কেন বাড়ছে এমন প্রশ্নের জবাবে ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটকে দায়ী করে তিনি বলেন ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারসাজিতে দাম বেড়েছে। আমাদের পাইকারি বেশি দামে কিনতে হচ্ছে এজন্য বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।এদিকে নিত্যপ্রয়োজনী পণ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে হিমশিম খেতে হচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষের। বেড়েছে ব্যয়। এজন্য আয়ব্যয়ের সামঞ্জ্যহীনতা দেখা দিচ্ছে। . ........কাওরান বাজারের একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যেরদোকান। ছবি ইত্তেফাককাঁচামরিচ কিনছিলেন একটি বেসরকারি ফার্মাসিউটিক্যালসে চাকরি করেন আব্দুল আলীম। বর্তমানে কাঁচামরিচ ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। কয়েকদিন আগে কাঁচা মরিচের দাম ছিলো ৮০ টাকা। তিনি বলেন প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়ে গেছে। এজন্য পরিবার নিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। কাওরান বাজারের ডিম বিক্রেতা সাহেদ আলী জানান বর্তমানেডিমের সরবরাহ বেশি। এজন্য ডিমের দাম কমেছে। . ........মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের একটি মুরগির দোকান। ছবি ইত্তেফাকতবে মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে ডিমের দাম বেশি দেখা গেছে। বিক্রেতা মুহিউল্লাহ জানান ডিমের চাহিদা বেশি। পাইকারি বাজার থেকে বেশি দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে এজন্য দাম বেশি। . ........শেওড়াপাড়ার একটি দোকান। ছবি ইত্তেফাকশেওড়াপাড়া কাঁচা বাজারের বিক্রেতা আলীম উদ্দিন জানান তেল ডাল আদা ও পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। পাইকারি বাজারে দাম বেড়েযাওয়ায় বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।বাজার করতে এসেছিলেন গার্মেন্টসকর্মী মোছা. ফরিদা খাতুন। তিনি বলেন আমরা নিম্ন আয়ের মানুষ। সবকিছুর দাম বেড়ে যাওয়ায় আমাদের সংসার চালাতে কষ্ট হচ্ছে।ইত্তেফাকএএএমএনই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/846.csv b/Bangla_fin_news_articles/846.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..22625d42eb52108923722dae2511e5a52028a577 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/846.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +846,ডেটাবার্ড লঞ্চপ্যাডএ বিজয়ী ৬ উদ্ভাবনী আইডিয়া,2021-10-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ডেটাবার্ড লঞ্চপ্যাড ২০২১এর গ্র্যান্ড ফিনালেতে বিজয়ী হয়েছে ৬উদ্ভাবনী আইডিয়া। রাজধানীর আগারগাঁওএ অবস্থিত আইসিটি টাওয়ারের বিসিসি অডিটোরিয়ামে গ্র্যান্ড ফিনালেটি অনুষ্ঠিত হয়।প্রফেশনাল ট্র্যাক বিজয়ী রিমোটলি পুরষ্কারস্বরূপ ১৫ লাখ টাকা পেয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ এডুটেক ও টিংকার্স টেকনোলজি লিমিটেড যথাক্রমে ১০ লাখ টাকা এবং ৫ লাখ টাকা পুরষ্কার পেয়েছে। স্টুডেন্ট ট্র্যাক বিজয়ী করিকে পুরষ্কারস্বরূপ দুটি ম্যাকবুক প্রথম রানার আপ ওয়েবেলকে দুটি ডেস্কটপ দেওয়া হয় এবং দ্বিতীয় রানারআপ কু অ্যাস্পায়ারকে দুটি স্মার্টফোন দেওয়া হয়েছে। এছাড়া বিশেষ পুরষ্কার হিসেবে ত্রিমাত্রিক ও মেইনলি কোডিংকে ক্রেস্ট এবং সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি। এছাড়া ভবিষ্যৎ তরুণ উদ্ভাবকদের সমর্থনে এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনএর সদস্য ড. সাজ্জাদ হুসেইন বাংলাদেশ ব্যাংকএর পেমেন্ট সিস্টেম ডিপার্টমেন্টের জেনারেল ম্যানেজার মো. মেজবাউল হক এলআইসিটি পলিসি অ্যাডভাইজর সামি আহমেদ ডেটাবার্ডএর সিইও কাশেফ রহমান এবং ডেটাবার্ডএর সিসিও সাদিয়া হক।আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন বর্তমানে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে যুক্ত হওয়ার এক মোক্ষম সময়। একটি সমৃদ্ধ উন্নত দারিদ্র্যমুক্ত এবং ন্যায়সঙ্গত জাতি হিসেবে প্রস্তুত হতে হলে আগামী দুই দশকে আমাদের স্থানীয় প্রতিভার অভূতপূর্ব উদ্ভাবনের প্রয়োজন হবে। ডেটাবার্ড লঞ্চপ্যাড দেখিয়েছে যে বাংলাদেশের পেশাদার এবং শিক্ষার্থীরা দেশকে এগিয়ে নিতে কতোটা আগ্রহী। একইসাথে বিজয়ীদের অভিনন্দনও জানান তিনি।ডেটাবার্ডএর সিইও কাশেফ রহমান বলেন প্রযুক্তির সাহায্যে জাতীয় সমস্যা সমাধানে প্রয়োজনীয় চিন্তাধারা চিহ্নিত ও তা উন্মোচন করাই ছিল ডেটাবার্ড লঞ্চপ্যাড ২০২১এর সূচনার লক্ষ্য। বিগত কয়েক মাসে ডেটাবার্ড এমন কিছু প্রতিভাবান ব্যক্তিদের লালনপালন করেছে যারা প্রযুক্তির সাথে সংশ্লিষ্ট অনন্য আদর্শ এবং ব্যবসায়িক কৌশল উপহার দিতে পেরেছে। লঞ্চপ্যাড ২০২১এ অর্ধ শতাধিক দল অংশ নিয়েছে এবং ছাত্র ও পেশাদার উভয় ট্র্যাক থেকে বিজয়ী ঘোষণার মাধ্যমে এ আয়োজনটির সমাপ্তি টানা হয়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/847.csv b/Bangla_fin_news_articles/847.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2c5545b04b1eb9ba150d1ac37ea45d9bfacac0e4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/847.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +847,সেরা রিপোর্টারদের সম্মাননা দেবে ‘নগদ’,2021-10-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটডিআরইউ এর সবচেয়ে আকর্ষণীয় আয়োজন বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড। এবার নগদডিআরইউ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড ২০২১এর ঘোষণা দিয়েছে ডিআরইউ। এই আয়োজনে ডিআরইউএর অংশীদার ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ।বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগররুনী মিলনায়তনে জনপ্রিয় মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল অপারেটর নগদ এবং ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি যৌথ আয়োজনের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেয়।এ বছর প্রিন্টঅনলাইন টেলিভিশন ও রেডিও দুই ভাগে ২২টি ক্যাটাগরিতে সেরা রিপোর্টের জন্য পুরস্কার দেওয়া হবে। দেশের ১০ জন সিনিয়র সম্পাদক জমা পড়া রিপোর্টের মধ্য থেকে যাচাইবাছাই করে সেরা রিপোর্ট নির্বাচন করবেন। পরে চলতি মাসের শেষ দিকে জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিজয়ীদের হাতে সম্মাননা ও পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে।ঘোষণা অনুসারে সংগঠনের সদস্যদের গত ১ অক্টোবর ২০২০ হতে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১এর মধ্যে তাদের প্রকাশিত ও প্রচারিত প্রতিবেদন অ্যাওয়ার্ডে মনোনয়নের জন্য জমা দিতে হবে। রিপোর্ট জমা দেওয়ার শেষ সময় ০৮ অক্টোবর রাত আটটা। এরপর কোনো অবস্থায় আর সময় বৃদ্ধি করা হবে না বলে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন ডিআরইউএর সাধারণ সম্পাদক মসিউর রহমান খান। নগদএর নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট এই আয়োজনে নগদএর যুক্ত হওয়ার বিষয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করেন।এ সময় ডিআরইউএর সভাপতি মুরসালিন নোমানী নগদডিআরইউ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড কমিটির আহ্বায়ক মাইনুল হাসান সোহেলসহ সংগঠনটির অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।নগদডিআরইউ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড ২০২১এ সম্পৃক্ত হওয়া বিষয়ে নগদএর নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট বলেন ডিআরইউএর মতো সংগঠনের সঙ্গে মিলে এক বছরের সেরা রিপোর্ট নির্বাচনের প্রক্রিয়ায় যুক্ত থাকা আমাদের জন্য একটি বড় সুযোগ। আমরা এই সুযোগ হাত ছাড়া করতে চাইনি। আমরা সব সময়ই দায়িত্বশীল ও জনকল্যাণকর সাংবাদিকতার পক্ষে। ভবিষ্যতেও আমাদের এই অবস্থান থাকবে। আশা করি আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা দেশের সাংবাদিকতার উন্নয়নে কিছুটা হলেও ভূমিকা রাখবে।নানান উদ্ভাবন দিয়ে ইতিমধ্যে সাড়া জাগানো মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ ইতিমধ্যে ডিআরইউএর সকল ধরনের পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে কাজ করছে। একই অনুষ্ঠানে নগদ পেমেন্টের মাধ্যমে ডিআরইউএর বার্ষিক সদস্য চাঁদা পরিশোধ করে কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ডিআরইউএর সভাপতি মুরসালিন নোমানী এবং সাধারণ সম্পাদক মসিউর রহমান খান।২০১৯ সালের ২৬ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্বোধনের পর মাত্র আড়াই বছরের মধ্যে নগদ সাড়ে ৫ কোটি গ্রাহক পেয়েছে। একই সঙ্গে দৈনিক গড় লেনদেন পৌঁছে গেছে ৭৫০ কোটি টাকায়।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/848.csv b/Bangla_fin_news_articles/848.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..caf9a1daff92f6039587305d03d37a60f0259b11 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/848.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +848,ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভাড়া গ্রহণ পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছে ‘ওভাই’,2021-10-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এক ধাপ এগিয়ে সম্পূর্ণ ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভাড়া গ্রহণ পদ্ধতি চালু করেছে গাড়ি ও সিএনজি সেবা প্রদানকারী দেশীয় রাইড শেয়ারিং প্রতিষ্ঠান ওভাই। এখন থেকে বিকাশ ও ভিসা কার্ডের মাধ্যমে ভাড়া প্রদান করতে পারবেন যাত্রীরা। ফলে ক্যাশ এবং ভাংতি টাকার ঝামেলা ছাড়াই রাইডের ভাড়া প্রদান সহজ দ্রুত ও নিরাপদ হচ্ছে। যাত্রী টাকা প্রদানের সঙ্গে সঙ্গে টাকা পেয়ে যাবে চালক।বৃহস্পতিবার ৭ অক্টোবর ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভাড়া প্রদানের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করে প্রতিষ্ঠানটি। এর ফলে ক্যাশ এবং ভাংতি টাকার ঝামেলা ছাড়াই রাইডের ভাড়া প্রদান হবে আরো সহজ দ্রুত ও নিরাপদ।ওভাই সলিউশন্স লিমিটেডের হেড অব ফিন্যান্স আজিজুর রহমান বলেন ওভাইএর বিকাশ বা ভিসার মাধ্যমে কন্ট্যাক্টলেস পেমেন্টের ডিজিটাল পদ্ধতি বেছে নেওয়া মূলত বর্তমান সময়ে যাত্রী ও চালকদের নিরাপদ রাখার প্রয়োজনীয়তাকেই ফুটিয়ে তুলেছে।বিকাশের চিফ কর্মাশিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ বলেন ওভাই গ্রাহক ও রাইডারদের ক্যাশলেস পেমেন্টে যাত্রায় অনন্য অভিজ্ঞতা এনে দেবে বিকাশের সহজ নিরাপদ তাৎক্ষনিক পেমেন্ট পদ্ধতি।এছাড়াও ওভাই রাইড নেওয়া বিকাশ গ্রাহকরা পাবেন নিরাপত্তার পাশাপাশি দারুণ সব ডিসকাউন্টও।ওভাই চালকেরা গ্রাহকদের নতুন বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলে ডিজিটাল পেমেন্ট করতেও উদ্বুদ্ধ করবেন।ঝামেলাবিহীন এবং ক্যাশ টাকা ব্যবহারের ঝুঁকি থেকে মুক্ত হওয়ায় ওভাইএর সাথে নিয়মিত সেবা প্রদান করে আসা চালকেরাও এই সিদ্ধান্তকে স্বাগতম জানিয়েছেন। বিকাশ ডিজিটাল পেমেন্ট সলিউশনের মাধ্যমে ওভাইএর দ্বারা ডিজিটালভাবেই সবচাইতে কম সময়ে আয় হাতে পেয়ে যাওয়া তাদের জন্য অন্যতম স্বস্তির ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/849.csv b/Bangla_fin_news_articles/849.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b053d180af13254e66537df12744fb7c54500778 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/849.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +849,সূচকের সঙ্গে লেনদেনও বেড়েছে,2021-10-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় দিনের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু হলেও গতকাল বুধবার বাকি সাড়ে তিন ঘণ্টা লেনদেন হয়েছে নিম্নমুখী প্রবণতায়। অবশ্য দিনশেষে সূচক আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে।গতকাল দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক বেড়েছে ২৮ পয়েন্ট। অন্য পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সূচক বেড়েছে ৮১ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেনও।এর আগে সোমবার দরপতনের পর মঙ্গলবার ও বুধবার টানা দুদিন পুঁজিবাজারে সূচক সামান্য বেড়েছে। সূচক বাড়লেও কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। গতকাল বুধবার ব্যাংক বিমা খাদ্য ও আনুষঙ্গিক এবং বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের শেয়ারের দাম বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের প্রথম ঘণ্টা পার হতে না হতেই শুরু হয় শেয়ার বিক্রির চাপ। আর এ চাপকে কেন্দ্র করে দিনের বাকি সাড়ে তিন ঘণ্টা লেনদেন হয়েছে সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতায়।গতকাল ব্যাংক খাতের ৩২টি কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ১৯টির। বিমা খাতের ৫১ কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ৪৮টির। এছাড়া আর্থিক খাতের ২৩ কোম্পানির দাম কমেছে ১৯টির। অথচ দিনের শুরুতে এসব খাতের শেয়ারের দাম বেড়েছিল। তবে এ উত্থান টেকেনি বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন ....ডিএসইর তথ্যমতে গতকাল ডিএসইতে ৩৭৪টি কোম্পানির ৫৪ কোটি ৫৪ লাখ ৯৩ হাজার ৩৯১টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে ১১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২৩১টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টির। দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ৩৫১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।প্রধান সূচকের পাশাপাশি ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৫ দশমিক ৮২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬০০ পয়েন্টে ও ডিএসই৩০ সূচক ৯ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৭৮৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৬৮১ কোটি ২৬ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৩৫২ কোটি ৪ লাখ ১১ হাজার টাকা। অর্থাত্ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। গতকাল বুধবার ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে লাফার্জহোলসিমের শেয়ার। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ওরিয়ন ফার্মাসিউটিক্যালস ও তৃতীয় স্থানে ছিল বেক্সিমকোর শেয়ার। এরপর যথাক্রমে ছিল পাওয়ার গ্রিড প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল জিপিএস ইস্পাত সাইফ পাওয়ার ইফাদ অটোস পাওয়ার গ্রিড ও শাইনপুকুর সিরামিকস লিমিটেড।অন্য পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৮১ পয়েন্ট বেড়ে ২১ হাজার ৫১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩২৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০২টির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ১৯৬টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। এ বাজারে লেনদেন হয়েছে ১১৬ কোটি ১৪ লাখ ৭৮৫ টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮৯ কোটি ৮৬ লাখ ৯৬ হাজার ৪১৯ টাকা।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/85.csv b/Bangla_fin_news_articles/85.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7ffc6ef9538bf11989df69be6a857e6391e1f229 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/85.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +85,মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন সীমা বৃদ্ধি,2022-07-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মোবাইল ব্যাংকিং হিসাব থেকে ব্যাংক হিসাবে টাকা জমা দেওয়ার সীমা বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন মোবাইল থেকে ব্যাংক হিসাবে দৈনিক যত খুশি ততবারে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পাঠাতে পারবেন গ্রাহকরা। আগে এ সীমা ছিল ৩০ হাজার টাকা। তবে আগের মতো মাসে সর্বোচ্চ লেনদেন ৩ লাখ টাকা রাখার সুযোগ অপরিবর্তিত আছে। গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট এ সংক্রান্ত একটি সাকুর্লার জারি করেছে। নতুন এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে এছাড়া আগের অন্যান্য নির্দেশনা অপরিবর্তিত থাকবে বলে সাকুর্লারে বলা হয়েছে। আগের যেসব নির্দেশনা অপরিবর্তিত থাকবে তা হলো মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা এমএফএস প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকরা দিনে এজেন্ট থেকে ৩০ হাজার টাকা ও ব্যাংক হিসাব বা কার্ড থেকে ৫০ হাজার টাকা জমা করতে পারবেন। এছাড়া একজন গ্রাহক আরেক জনকে মাসে ২ লাখ টাকা পাঠাতে পারবেন। দৈনিক একজন গ্রাহক ২৫ হাজার টাকা ও প্রতি মাসে সর্বোচ্চ দেড় লাখ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। আর এমএফএস হিসাবে জমা রাখতে পারবেন সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা। ব্যক্তি থেকে আরেক ব্যক্তির হিসাবে পিটুপি দৈনিক ২৫ হাজার টাকা ও প্রতি মাসে ২ লাখ টাকা পাঠানো যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/850.csv b/Bangla_fin_news_articles/850.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3dc53d165fa6b1c765e103f80fea6658e2a98dfe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/850.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +850,‘নগদ’এ ইনসিওরেন্স পেমেন্ট এখন হাতের মুঠোয়,2021-10-06,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদর গ্রাহকরা এখন আরও সহজে দেশের প্রায় সব ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির প্রিমিয়াম জমা দিতে পারছেন। সম্প্রতি গার্ডিয়ান লাইফ রূপালী লাইফ ও চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সঙ্গে চুক্তি করেছে নগদ।এর আগে নগদ জীবন বীমা করপোরেশন ও মেটলাইফ ইন্স্যুরেন্সসহ অন্তত ২৭টি বিমা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করে। ফলে গ্রাহকরা খুব সহজে তাদের প্রিমিয়ামসেবা নগদর মাধ্যমে প্রদান করতে পারছেন।সম্প্রতি ঢাকার গুলশানে গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। নগদর প্রধান বিপণন কর্মকর্তা সিএমও শেখ আমিনুর রহমান ও গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও শেখ রাকিবুল করিম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। প্রতিষ্ঠানটির পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।এ সময় নগদর চিফ সেলস অফিসার মো. শিহাব উদ্দিন চৌধুরী হেড অব বিজনেস সেলস মো. সাইদুর রহমান হেড অব ইন্স্যুরেন্স সেগমেন্ট মো. বায়েজিদ গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্সের চিফ অপারেটিং অফিসার শামীম আহমেদ এবং হেড অব মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন রুবাইয়াত সালেহিন উপস্থিত ছিলেন।এ চুক্তির ফলে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা নগদর গ্রাহকরা মাত্র কয়েক মিনিটে অ্যাপের মাধ্যমে গার্ডিয়ান লাইফের ইজিলাইফ প্যাকেজ কিনতে পারবেন। নগদর মাধ্যমে পেমেন্ট করে গ্রাহকরা উপভোগ করতে পারবেন ইজিলাইফের দেওয়া আকর্ষণীয় সব অফার।এছাড়া চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সঙ্গেও সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে নগদ। ফলে এখন থেকে দেশের সব শ্রেণিপেশার মানুষ উন্নত ইন্স্যুরেন্স সুবিধার আওতায় এই দুটি ইন্স্যুরেন্সের প্রিমিয়াম নগদর মাধ্যমে প্রদান করতে পারবেন। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।গার্ডিয়ান লাইফ চার্টার্ড লাইফ ও রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সঙ্গে এ চুক্তির ফলে নগদর গ্রাহকরা এখন খুব সহজে তাদের প্রিমিয়াম জমা দিতে পারছেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সুরক্ষার পাশাপাশি বাঁচবে গ্রাহকের যাতায়াত খরচ ও সময়। এখন হাতে হাতে ইন্স্যুরেন্স পেমেন্টের পরিবর্তে নগদ অ্যাপে মিলবে সব ধরনের সুবিধা। নগদ তার গ্রাহকদের ইন্স্যুরেন্স পেমেন্টের জন্য খরচ কমিয়েছে এবং অনেক ক্ষেত্রে আকর্ষণীয় সব সুবিধা নিয়ে এসেছে হাতের মুঠোয়।নতুন চুক্তির বিষয়ে নগদর প্রধান বিপণন কর্মকর্তা সিএমও শেখ আমিনুর রহমান বলেন নগদ শুরু থেকে গ্রাহকবান্ধব সব সেবা নিয়ে এসেছে। গ্রাহকদের আরও আধুনিক ও সাশ্রয়ী সেবা দিতে ৩০টির বেশি জীবন বিমা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করেছে নগদ। আগামীতে আরও কিছু আকর্ষণীয় সেবা দিতে কাজ করছে তারা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/851.csv b/Bangla_fin_news_articles/851.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6d9d5e0f2176f45b962a694c356a6be6d864d8bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/851.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +851,অনুমোদন ছাড়াই লেনদেন ফস্টার পেমেন্টের,2021-10-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইকমার্স প্রতারণায় অভিযুক্ত কিউকমের পেমেন্ট গেটওয়ে বা পরিশোধ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান পিএসও ফস্টার পেমেন্ট বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদিত কোনো প্রতিষ্ঠান নয়। আর তাদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগও রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ফস্টারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ইতিমধ্যে ফ্রিজ করেছে কেন্দ্রীয় আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বিএফআইইউ। জানা গেছে গত মাসের ৯ তারিখ প্রতিষ্ঠানটির অ্যাকাউন্টের লেনদেন স্থগিত করা হয়। মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের সিআইডি অনুরোধে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।সূত্র মতে ফস্টারের বড় গ্রাহক প্রতিষ্ঠান কিউকম। প্রতারণার দায়ে গত রবিবার এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রিপন মিয়াকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অস্বাভাবিক ছাড়ে পণ্য বিক্রির নামে অর্থ সংগ্রহসহ বিভিন্ন অভিযোগে এর আগে গত জুনে যে ১০ ইকমার্স প্রতিষ্ঠানে ব্যাংকগুলো কার্ড লেনদেন স্থগিত করে তার মধ্যে কিউকম অন্যতম। গ্রেফতারের পর রিপন মিয়া পুলিশকে জানিয়েছেন তিনি গ্রাহকদের ২৫০ কোটি টাকা সরিয়েছেন। এছাড়া ফস্টারের কাছে ৩৯৭ কোটি টাকা আছে। অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করার পরও ফস্টারের লেনদেন অব্যাহত আছে বলে দাবি করেছেন ফস্টার পেমেন্টের কর্পোরেট ফাইন্যান্স বিভাগের সিনিয়র ম্যানেজার মো. আল বেরুনী। তিনি জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদনের জন্য বেশ আগেই তারা আবেদন করেন। এখনো অনুমোদন না পেলেও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগের ভিত্তিতে লেনদেন কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হয়।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে ইপেমেন্ট গেটওয়ে বা ইওয়ালেট সেবা দিতে বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেমস রেগুলেশনস২০১৪এর আওতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে লাইসেন্স নিতে হয়। এখন পর্যন্ত ৯টি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে পেমেন্ট সার্ভিস অপারেটর বা ইপেমেন্ট গেটওয়ে সেবার জন্য লাইসেন্স পেয়েছে পাঁচটি। আর চারটি প্রতিষ্ঠানকে পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার বা ইওয়ালেট সেবার জন্য লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। সর্বশেষ চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি পেমেন্ট সার্ভিস অপারেটর হিসেবে লাইসেন্স পেয়েছে পোর্টোনিক্স লিমিটেড।ইত্তেফাকএসএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/852.csv b/Bangla_fin_news_articles/852.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..66f1101616403f338f29c0bba4b5c3b6d739555d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/852.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +852,একনেকে সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকার ৯ প্রকল্প অনুমোদন,2021-10-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি একনেক সভায় আজ ৬ হাজার ৫৫১ কোটি ২৭ লাখ টাকা ব্যয়ে মোট নয়টি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার ৫ অক্টোবর একনেক চেয়ারপার্সন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত চলতি অর্থ বছরের ৫ম একনেক সভায় প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেওয়া হয়।এর মধ্যে নিরাপদ এবং নিরবচ্ছিন্ন সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে টাঙ্গাইলদেলদুয়ারলোহাটিসাটুরিয়াকাওয়ালিয়াকালামপুর সড়কটিকে আঞ্চলিক মহাসড়কে উন্নীত করতে ১ হাজার ৪৩৫ কোটি ৮৯ লাখ টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৈঠক শেষে পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন আজকের সভায় ৬ হাজার ৫৫১ কোটি ২৭ লাখ টাকা ব্যয়ে মোট নয়টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। মোট প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে ৩ হাজার ৭৪২ কোটি ২৯ লাখ টাকা সরকারের পক্ষ থেকে ২৬ কোটি ২২ লাখ টাকা সংস্থাগুলোর নিজস্ব তহবিল থেকে এবং বাকি ২ হাজার ৭৮২ কোটি ৭৬ লাখ টাকা প্রকল্প সহায়তা হিসাবে পাওয়া যাবে।অনুমোদিত ৯টি প্রকল্পের মধ্যে চারটি প্রকল্প নতুন এবং ৫টি প্রকল্প সংশোধিত। পরিকল্পনা মন্ত্রী আরও বলেন সড়ক পরিবহন এবং মহাসড়ক বিভাগের অধীন সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগ ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। প্রকল্প কাজ সম্পন্ন হলে টাঙ্গাইলদেলদুয়ারলোহাটিসাটুরিয়াকাওয়ালিয়াকালামপুর সড়কে যান চলাচল নিরাপদ ও নিরবচ্ছিন্ন হবে এবং এতে সময়ও কম লাগবে।বাকি প্রকল্পগুলো হচ্ছে ৭৩ দশমিক ৪৪ একর ভূমি অধিগ্রহন ৫টি পিসি গার্ডার সেতু নির্মাণ পেভমেন্ট প্রশস্থকরণ ও জোরদারকরণ এক গ্রেড পৃথক ইন্টারসেকশন এবং একটি ইউলুপ অথবা আন্ডারপাস নির্মাণ ৩১টি আরসিসি বক্স কালভার্ট নির্মাণ ১৩ দশমিক ২৬ লাখ কিউবিক মিটার সড়ক প্রশস্তকরণ ও ড্রেন নির্মাণ ।গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি সভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। নগরীর শেরে বাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রিবর্গ প্রতিমন্ত্রীগণ পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যবর্গ ও সচিবগণ সভায় যোগ দেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/853.csv b/Bangla_fin_news_articles/853.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c75bf063d29dc22bb4a4aa0ce99c665d3ae05fbc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/853.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +853,দেশীয় জামদানি নিয়ে কাজ করছেন মারজিয়া জলিল,2021-10-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বৈশ্বিক মহামারি করোনাতে পুরো বিশ্ব যখন স্থবির তখন বাংলাদেশে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছেন কিছু তরুণতরুণী। ঘরে বসে থাকার এই সময়টাতে অনেকেই ঝুঁকেছেন অনলাইন ভিত্তিক তথা ইকমার্স ব্যবসায়। তেমনি একজন নারী উদ্যোক্তা হচ্ছেন মারজিয়া জলিল। পেশায় একজন আইনজীবী হলেও দেশের প্রতি ভালোবাসা থেকে গড়ে তুলেছেন ঢাকাই জামদানি শাড়ি নিয়ে ইকমার্স সাইট।মারজিয়া জলিলের ইকমার্স সাইটটির নাম ..দ্যা হ্যাঙ্গার সিউ ইন স্টাইলফেসবুকে যেটি দ্যা হ্যাঙ্গার সিউ ইন স্টাইল নামে পরিচিত। মারজিয়া যেহেতু নারায়ণগঞ্জের মেয়ে তাই তার সবগুলো শাড়িই সেখানকার সুদক্ষ তাঁতীদের দিয়ে আদি ও আধুনিকতার মিশেলে মূল্যবান রেশম সূতা দিয়ে বুনন করে ক্রেতাদের হাতে পৌঁছান।নিজের উদ্যোগ সম্পর্কে মারজিয়া জানান দেশীয় ঐতিহ্য জামদানির প্রতি ভালোবাসা থেকেই তিনি ইকমার্স সাইটটি দ্যা হ্যাঙ্গার সিউ ইন স্টাইল চালু করেছেন। তার ভাষায় দেশের পাশাপাশি রেশমি জামদানিকে বহিঃবিশ্বে তুলে ধরতে শাড়ি নিয়ে কাজ শুরু করেছি। পেজটিতে ওজনে কম সকল ধরণের এক্সক্লুসিভ জামদানি শাড়ি পাওয়া যায়। এছাড়াও মসলিনের প্রথম ধাপের সূতা দিয়ে বুনন করা ফুল সিল্ক জামদানি শাড়ি ৬০৮০৮৪ কাউন্টের রেশমি জামদানি হাফসিল্ক কটন এবং ফুলসিল্ক ঢাকাই রেশমি জামদানি পাওয়া যায়। একই কালেকশনের টুপিচ এবং পাঞ্জাবিও পাওয়া যায়।শাড়ি সম্পর্কে দ্যা হ্যাঙ্গার সিউ ইন স্টাইলের কর্ণধার মারজিয়া জলিল জানান জামদানি মূলত আভিজাত্যপূর্ণ একটি পোশাক। তাঁতীদের নিজস্ব চিন্তাভাবনা রুচিবোধ ও কল্পনার মিশেলে একটি শাড়ি তৈরি করতে ১৫ দিন থেকে আট মাস সময় লাগে। বর্তমানে হাতে বোনা শাড়ির পাশাপাশি কলে বোনা জামদানিও পাওয়া যায়। আমি মূলত তাঁতি যত্নে বোনা জামদানি তুলে দিচ্ছি ফ্যাশন সচেতন নারীদের হাতে। এখন পর্যন্ত ক্রেতাদের রিভিউ খুব ভালো। আপাতত অনলাইনের মাধ্যমেই ক্রেতাদের হাতে নারীর অতি আদরের ভূষণ রেশমি শাড়ি তুলে দিচ্ছি। তবে খুব শীঘ্রই বনশ্রীতে আমাদের নতুন আউটলেট চালু হতে যাচ্ছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/854.csv b/Bangla_fin_news_articles/854.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..62e1e24150f3361c828249b2efc10f4246a484a4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/854.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +854,শেয়ারবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন,2021-10-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,উত্থানে শুরু হলেও সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস পতনে শেষ হয়েছে শেয়ারবাজারের লেনদেন। সোমবার ৪ অক্টোবরশেয়ারবাজারের প্রধান প্রধান সূচক কমেছে। সূচকের সঙ্গে কমেছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন আগের কার্যদিবস থেকে ৩০০ কোটি টাকা বেড়েছে। গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৮ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৩২৭ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ০ দশমিক ২২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৯৩ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে। তবে ডিএসই৩০ সূচক ২৩ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৬৫ দশমিক ২৬ পয়েন্টে।এদিন ডিএসইতে ২ হাজার ৭৫৫ কোটি ২০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ৩১৫ কোটি ৯৬ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৪৩৯ কোটি ২৪ লাখ টাকার। ডিএসইতে গতকাল ৩৭৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ারদর বেড়েছে ৪৮টির বা ১২ দশমিক ৭৭ শতাংশের শেয়ারদর কমেছে ২৯৭টির বা ৭৮ দশমিক ৯৯ শতাংশের এবং ৩১টির বা ৮ দশমিক ২৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪৫ দশমিক ৭১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার ৪৬৪ দশমিক ৩৭ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ৩২২টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬৬টির দর বেড়েছে কমেছে ২৩৬টির আর ২০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ১১৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/855.csv b/Bangla_fin_news_articles/855.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3a1ef3c167582fd951c332605bcbaea309cc15ec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/855.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +855,‘নগদ’ এর সাথে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের চুক্তি,2021-10-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীন হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সঙ্গে ভাতা বিতরণবিষয়ক একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তির মাধ্যমে এখন থেকে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের বৃত্তি ও অন্যান্য ভাতাভোগীরা নগদএর মাধ্যমে তাদের ভাতা গ্রহণ করতে পারবেন।সম্প্রতি হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের কার্যালয়ে এ সম্পর্কিত একটি চুক্তি সম্পাদিত হয়। এ সময় নগদএর পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম ও হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের পক্ষে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ডা. দিলীপ কুমার ঘোষ এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।অনুষ্ঠানে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের উপপরিচালক প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস নগদএর হেড অব এক্সটারনাল অ্যাফেয়ার্স লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাওসার সওকত আলী অব. ও ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এক্সটারনাল অ্যাফেয়ার্স স্কোয়াড্রন লিডার আসমা আলমগীর অব. উপস্থিত ছিলেন।এই চুক্তির ফলে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে আগের মতো ম্যানুয়ালি ভাতা বিতরণ করতে হবে না। এখন থেকে স্বল্প খরচে ও কম সময়ে ডিজিটালি ভাতাভোগীদের কাছে তাদের ভাতা পৌঁছে যাবে নগদএর মাধ্যমে। এই চুক্তি সম্পর্কে নগদএর নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম বলেন নগদ সরকারি বিভিন্ন সেবা ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে শুরু থেকে কাজ করছে। রাষ্ট্রের একটি সেবা হিসেবে আমরা হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সঙ্গে থাকতে পেরে আনন্দিত।হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের উপসচিব ডা. দিলীপ কুমার ঘোষ বলেন মঠ মন্দির পুরোহিত শিক্ষা বৃত্তি সামাজিক নিরাপত্তা ভাতাসহ প্রতিবছর হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে প্রায় ৫ থেকে ৮ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়। এই বিতরণ প্রক্রিয়া একটি সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। নগদএর সাথে এই চুক্তির ফলে আমরা সেই সময় বাঁচাতে পারব। তাছাড়া নগদএর মাধ্যমে খরচ কম হওয়ায় আমাদের অনেক অর্থ বেঁচে যাবে যা দিয়ে আমরা ভাতাভোগীদের সংখ্যাও বাড়াতে পারব।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/856.csv b/Bangla_fin_news_articles/856.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c8339c79029fc6de013f952f7e9bd6fcbd0e39d7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/856.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +856,২৫০ কোটি টাকার পণ্য আটকে রেখেছে কিউকম ডিবি,2021-10-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইকমার্স প্রতিষ্ঠান কিউকম গ্রাহকদের ২৫০ কোটি টাকার পণ্য আটকে রেখেছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা ডিবি প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার।সোমবার ৪ অক্টোবর দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। তিনি আরও জানান রাজধানীর পল্টন থানায় এক ভুক্তভোগী কিউকমের মালিক মো. রিপনমিয়ার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও প্রতারণার অভিযোগে একটি মামলা করেন। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে ডিবি মতিঝিল বিভাগ গ্রেফতার করে।ডিবির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন করোনাকালে অনলাইনভিত্তিক ইকমার্স ব্যবসার দ্রুত প্রসার ঘটায় কিউকম অনলাইনে তাদের ব্যবসা শুরু করে। অনেক ক্রেতা কিউকমে মালামাল অর্ডার করে পণ্য না পাওয়ায় প্রতারিত হয়েছেন। এক ভুক্তভোগী কিউকমে মালামাল অর্ডার করে পণ্য না পাওয়ায় তার অভিযোগের প্রেক্ষিতে পল্টন থানায় একটি মামলা করেন। এরপর গোয়েন্দা মতিঝিল বিভাগ মামলাটির তদন্ত কার্যক্রম শুরু করে। ২৫০ কোটি টাকার পণ্য আটকে রেখেছে কিউকম ডিবি ....তিনি আরও বলেন কিউকম প্রায় লক্ষাধিক পণ্য অনলাইনে বিক্রি করে। ক্রেতাকে আকৃষ্ট করার জন্য কিউকম বিজয় আওয়ার স্বাধীনতা আওয়ার বিগ বিলিয়ন নামে ২ থেকে ১৫ দিন সময় দিয়ে অনেক কম দামে মোটরসাইকেল অফার করতো। এক লাখ ৬৭ হাজার টাকার মোটরসাইকেল এক লাখ ২০ হাজার টাকায় পাওয়ার অফার পেয়ে ক্রেতারা নগদ টাকা পরিশোধের মাধ্যমে মোটরসাইকেল অর্ডার করতেন। কিন্তু সময়মতো কিউকম পণ্য সরবরাহ না করায় সব ক্রেতা হতাশ হয়ে কিউকমে যোগাযোগ করে। কিউকম লাভে টাকা ফেরত নেওয়ার অফার করলে ক্রেতারা লোভে পড়ে লাভের অংশ হতে ১০ থেকে ২০ শতাংশ কমে কিউকম হতে টাকার চেক নেন। কিউকমের সিইও রিপন মিয়া গ্রেফতার ....তিনি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক গত জুন মাসে এসক্রো সিস্টেম চালু করায় ক্রেতার টাকা বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদিত পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে চলে যায়। কিউকমের পেমেন্ট গেটওয়ে ছিল ফোস্টার। কিউকমে ক্রেতা পণ্য অর্ডার করলে ক্রেতার পেমেন্ট চলে যায় ফোস্টারের কাছে। কিউকম ক্রেতার কাছে পণ্য পৌঁছে দিয়ে চালানসহ ডকুমেন্ট ফোস্টারে জমা দেয়। ফোস্টারের পক্ষ থেকে ক্রেতাকে ফোন করার মাধ্যমে পণ্য বুঝে পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর কিউকমকে টাকা দেয় তারা। ক্রেতা পণ্য বুঝে না পেলে ফোস্টার কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রুফ অব ডেলিভারির নির্দেশনা মোতাবেক কিউকমের টাকা আটকে দেয় ফোস্টার। যার ফলে ক্রেতা পণ্য কিংবা টাকা কোনটিই পায় না।তিনি আরও বলেন কিউকমের মোটরসাইকেলে ছাড় দেওয়ার কারণ তার ব্র্যান্ড মার্কেটিং করা। যেহেতু মোটরসাইকেলের চাহিদা অনেক বেশি ও বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার দ্রুত উন্নয়ন হচ্ছে তাই এই পণ্যে তারা ছাড় দেয়।গোয়েন্দা মতিঝিল বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার রিফাত রহমান শামীমের তত্ত্বাবধানে মতিঝিল জোনাল টিমের টিম লিডার অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার আতিকুল ইসলামের নেতৃত্বে অভিযানটি পরিচালিত হয় বলে জানান ডিবির এই কর্মকর্তা।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/857.csv b/Bangla_fin_news_articles/857.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cc3c9c79d4c6b0ab56c0f397c5b486e6a2f0e5f1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/857.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +857,পেঁয়াজের বাজার ঊর্ধ্বমুখী তেল মুরগি ডিমের দামও চড়া,2021-10-04,মুন্না রায়হান,হঠাৎ করেই দাম বাড়ছে পেঁয়াজের। মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি পেঁয়াজে মানভেদে ৭ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশও টিসিবি গতকাল তাদের প্রতিবেদনে দাম বাড়ার বিষয়টি জানিয়েছে। শুধু পেঁয়াজই নয় দাম বাড়ার তালিকায় আরও রয়েছে ভোজ্য তেল ব্রয়লার মুরগি ডিম আদা হলুদ ও রসুন। এদিকে হঠাৎ করে একসঙ্গে বেশ কয়েকটি নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষ।ব্যবসায়ীরা বলেছেন বাজারে এখন দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ কম। আর ভারতেও পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। ফলে দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়তি। গতকাল রবিবার রাজধানীর বাজারে প্রতি কেজি দেশী পেঁয়াজ ৫০ থেকে ৬৫ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৪৫ থেকে ৫৫ টাকায় বিক্রি হয়। যা গত সপ্তাহে ছিল যথাক্রমে ৪০ থেকে ৫০ টাকা ও ৩৮ থেকে ৪৫ টাকা। টিসিবির হিসাবে গত এক মাসে দেশি পেঁয়াজের দাম ৩২ দশমিক ১৮ শতাংশ ও আমদানিকৃত পেঁয়াজের দাম ১৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়েছে।দেশে দিনাজপুরের হিলি বন্দর দিয়ে ভারত থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে পেঁয়াজ আমদানি হয়। এই বন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারকের প্রতিনিধি রাশেদুল ইসলাম গতকাল ইত্তেফাককে বলেন ভারতে বন্যা ও গরমের কারণে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। তিনি বলেন তিনচার দিন আগেও প্রতি কেজি পেঁয়াজের আমদানি মূল্য ছিল মানভেদে ৩০ থেকে ৩২ টাকা। কিন্তু গতকাল আমদানি করা পেঁয়াজের দাম পড়েছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। এর প্রভাব পড়েছে দেশের বাজারে। এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দর বেঁধে দিয়েও নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না ভোজ্য তেলের বাজার। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে সয়াবিন তেল ও পাম অয়েলের দাম আরও বেড়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলে ৫ থেকে ২০ টাকা বেড়ে ৬৮০ থেকে ৭২০ টাকা ও এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলে ৫ টাকা বেড়ে ১৪৫ থেকে ১৫৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এই দর দেশের ইতিহাসে খুচরায় সয়াবিনের সর্বোচ্চ দাম। এর আগে ২০১২ সালের মাঝামাঝিতে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম সর্বোচ্চ ১৩৫ টাকায় উঠেছিল।ব্যবসায়ীরা বলেছেন আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম বাড়ায় দেশের বাজারেও এর প্রভাব পড়েছে।টিসিবির তথ্য অনুযায়ী গত বছর এই সময়ে খুচরা বাজারে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছে ১০০ থেকে ১১০ টাকার মধ্যে। ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিনের দাম ছিল ৪৬০ থেকে ৫১০ টাকার মধ্যে। এক লিটার খোলা সয়াবিন বিক্রি হয়েছে ৯০ থেকে ৯৩ টাকায়। আর প্রতি লিটার সুপার পাম অয়েলের দাম ছিল ৮৪ থেকে ৯০ টাকা। আর গতকাল বাজারে প্রতি লিটার সুপার পাম অয়েল ১২৮ থেকে ১৩৫ টাকায় ও খোলা সয়াবিন তেল ১৩০ থেকে ১৩৬ টাকায় বিক্রি হয়। কিন্তু বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রতি লিটার সুপার পাম অয়েলের দাম ১১৬ টাকা ও প্রতি লিটার খোলা সয়াবিনের দাম সর্বোচ্চ ১২৯ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে।বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী দেশে বছরে ২০ লাখ টন ভোজ্যতেলের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে দেশে উত্পাদিত সরিষা সূর্যমুখীসহ অন্যান্য তেলবীজ থেকে সোয়া দুই লাখ টন তেল পাওয়া যায়। বাকিটা আমদানি করতে হয়। মালয়েশিয়া ব্রাজিল আর্জেন্টিনা থেকে এই তেল আমদানি করা হয়। এ প্রসঙ্গে রাজধানীর সবচেয়ে বড় ভোজ্য তেলের বাজার মৌলভীবাজারের ব্যবসায়ী মো. আলী ভুট্টো ইত্তেফাককে বলেন বিশ্ববাজারে ভোজ্য তেলের বাজার গত এক বছর ধরেই ঊর্ধ্বমুখী। দাম প্রতিনিয়ত ওঠানামা করছে। তাই দেশের বাজারও অস্থির। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন করোনা মহামারির কারণে শ্রমিক সংকটে ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ায় গত জুনজুলাই মৌসুমে পাম অয়েল উত্পাদন আশানুরূপ হয়নি। সামনে ফেব্রুয়ারিতে ব্রাজিল আর্জেন্টিনায় মৌসুম শুরু হবে। তাই এর আগে সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম কমার সম্ভাবনা দেখছি না।গতকাল বাজারে একদিনে কেজিতে ১৫ থেকে ২০ টাকা বেড়ে ব্রয়লার মুরগী বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায়। অথচ আগের দিন শনিবার দাম ছিল ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকা। আর ফার্মের লাল ডিমের হালি বিক্রি হচ্ছে ৩৬ থেকে ৩৮ টাকায়। টিসিবির হিসেবে গত এক বছরের ব্যবধানে পণ্য দুটির দাম বেড়েছে যথাক্রমে ৪৩ দশমিক ৪৮ শতাংশ ও ২৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ।বেড়েছে আদা হলুদ ও রসুনের দামও। গতকাল বাজারে আমদানিকৃত আদা প্রতি কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে ৯০ থেকে ১৪০ টাকা বিক্রি হয়। আর কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে আমদানিকৃত রসুন ১০০ থেকে ১৩০ টাকা ও দেশি রসুন ৬০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া হলুদের কেজিতে বেড়েছে ২০ টাকা। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি দেশি হলুদ ২২০ থেকে ২৪০ টাকায় বিক্রি হয়। আর আমদানিকৃত হলুদ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৮০ টাকায়।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/858.csv b/Bangla_fin_news_articles/858.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..661dd0014deeb3631f77a9eedffb8b4067ba96d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/858.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +858,রেমিট্যান্সের বড় ধাক্কা,2021-10-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে ১৭২ কোটি ৬০ লাখ ১ দশমিক ৭২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে যার পরিমাণ ১৪ হাজার ৬৭১ কোটি টাকা। যা ১৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন আয়। এর আগে গত বছরের মে মাসের পরে এক মাসে এত কম রেমিট্যান্স আর আসেনি। ওই মাসে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ১৫০ কোটি ৪৬ লাখ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে গত সেপ্টেম্বর মাসে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পাঁচ বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৬ কোটি ১৪ লাখ মার্কিন ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩২ কোটি মার্কিন ডলার। বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৭৬ লাখ ডলার। দুটি বিশেষায়িত ব্যাংকের মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩ কোটি ৭২ লাখ মার্কিন ডলার।বরাবরের মতই গত মাসে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। ব্যাংকটির মাধ্যমে ৪৬ কোটি ১৬ লাখ ডলার এসেছে। এরপর ডাচ্বাংলা ব্যাংক ২০ কোটি ৩৬ লাখ অগ্রণী ব্যাংক ১৪ কোটি ৮৮ লাখ সোনালী ব্যাংক ১১ কোটি ১১ লাখ এবং পূবালী ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৫ কোটি ৪০ লাখ ডলার। এই সময়ে সরকারি বিডিবিএল রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বিদেশি ব্যাংক আলফালাহ হাবিব ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তানের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স পাঠাননি প্রবাসীরা।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে ২০২০২১ অর্থবছরে ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে আসে। যা আগের অর্থবছরের ২০১৯২০ চেয়ে ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি। ২০১৯২০ অর্থবছরে ১ হাজার ৮২০ কোটি ডলার বা ১৮ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে। অর্থবছরের হিসাবে এ যাবত্কালে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ২০২০২১ অর্থবছরে। প্রসঙ্গত ২০১৯২০ অর্থবছরের বাজেটে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা ঘোষণা করা হয়। বৈধ উপায়ে প্রবাসী আয় বাড়াতে এমন সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সে অনুযায়ী ঐ অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠালে প্রতি ১০০ টাকার বিপরীতে ২ টাকা প্রণোদনা পেয়ে আসছেন। তবে সম্প্রতি রেমিট্যান্স কমতে শুরু করেছে।চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেট পেশের সময় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ঘোষণা করেন যে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বাড়াতে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকসমূহে বিশেষ প্যাকেজ কর্মসূচি চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। আর প্রবাসীদের পাঠানোর রেমিট্যান্সের ওপর এখন যে ২ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে তাও অব্যাহত রাখার কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/859.csv b/Bangla_fin_news_articles/859.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..517132a987beca466432756ac1c68b718b749144 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/859.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +859,সিক্রেট রেসিপি আউটলেট এখন উত্তরায়,2021-10-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ওয়ার্ল্ডস বেস্ট কেক সুস্বাদু খাবার এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ পানীয়র সমারোহে রাজধানীর উত্তরায় উদ্বোধন হল মালয়েশিয়ান সর্ববৃহৎ এবং শীর্ষস্থানীয় অ্যাওয়ার্ড উইনার ক্যাফে চেইন সিক্রেট রেসিপির স্ট্যান্ডার্ড আউটলেট। ২ অক্টোবর ২০২১ সকালে রাজধানীর উত্তরায় ১২তম স্ট্যান্ডার্ড আউটলেটটি উদ্বোধন করা হয়।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফেয়ার গ্রুপের সম্মানিত পরিচালক মুতাসিম দাইয়ান পেপারনি লিমিটেড এর হেড অফ বিজনেস জনাব কে এস এম মহিতুল বারী ফেয়ার গ্রুপ হেড অফ মার্কেটিং জনাব জে এম তাসলিম কবীর সিক্রেট রেসিপির হেড অফ অপারেশন মোঃ মিরাজ উল ইসলাম।মুতাসিম দাইয়ান বলেন আমাদের এ পথচলায় সর্বদা পাশে থাকার জন্য সিক্রেট রেসিপির সকল গ্রাহকদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। ২০২১ সালের মধ্যে ঢাকা এবং চট্টগ্রামে আরও দুটি জায়গায় সম্প্রসারণ করছি। স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু খাদ্য নিশ্চিত করার জন্য আমরা বদ্ধ পরিকরকে এস এম মহিতুল বারী বলেন সিক্রেট রেসিপির সব অউটলেটে প্রিমিয়াম স্বাদ ও সেবার মান সঠিক রেখে সর্বোচ্চ সেবা প্রদান করে যাবে।ফেয়ার গ্রুপ হেড অফ মার্কেটিং জনাব জে এম তাসলিম কবীর বলেন উদ্বোধনী অফার হিসেবে সিক্রেট রেসিপি উত্তরার বাসিন্দাদের জন্য বেশ কিছু অফার এবং পরিষেবা নিয়ে আসছে। সোশ্যাল মিডিয়া চেক ইন কেক ম্যানিয়া স্কুল টিফিন আওয়ার রাতে হ্যাপি আওয়ার সহ অনেক অফার রয়েছে। ডাইনইন টেকওয়ে এবং হোম ডেলিভারি প্রতিদিন সকাল ৮০০ থেকে রাত ১২০০ টা পর্যন্ত পাওয়া যাবে।আন্তর্জাতিক পুরস্কার বিজয়ী ক্রিম কেক পনির কেক এবং ডেজার্ট পাওয়া যাবে সেই সাথে রয়েছে প্রিমিয়াম মেনু। তাছাড়া ও রয়েছে কফি এবং কোমল পানীয় সুবিধা ।এই আউটলেটটি রাজধানীর উত্তরায় অবস্থিত কোয়ান্টাম মোস্তফা টাওয়ার ১৮ গাউসুল আজম এভিনিউ সেক্টর ১৩ উত্তরা ঢাকা ১২৩০। এছাড়াও অনলাইন ফুড ডেলিভারি সার্ভিস ফুডপান্ডা হাংরিনকি পাঠাও ফুড এর মাধ্যমেও অর্ডার করা যাবে।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/86.csv b/Bangla_fin_news_articles/86.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5782c8df394ffdd92ccabe8a6f1996e0ca0104fe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/86.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +86,বিলাস পণ্য আমদানিতে মিলবে না কোনো ঋণ,2022-07-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আমদানি দায় মেটাতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে প্রতিনিয়ত ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কিন্তু তারপরও ডলারের সংকট কাটছে না বেড়েই চলেছে। গত এক মাসে কয়েক ধাপে ডলারের দাম সাত টাকা বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে আমদানিতে নিরুত্সাহিত করতে আরো কঠোর শর্ত দিয়েছে আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা। বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে আমদানির ঋণপত্র খোলার সময় নগদ জমার হার। নতুন শর্ত অনুযায়ী এখন থেকে বিলাসবহুল পণ্য আমদানির ঋণপত্র খুলতে হলে ১০০ শতাংশ নগদ মার্জিন সংরক্ষণ করতে হবে। এতদিন ৭৫ শতাংশ মার্জিন ছিল। এছাড়া অন্যান্য এলসির ক্ষেত্রে মার্জিন হার ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। একই সঙ্গে আমদানির এলসির নগদ মার্জিন গ্রাহকের নিজের অর্থ থেকে পরিশোধ করতে হবে এজন্য কোনো ধরনের ঋণ ব্যাংক পাবে না। তবে শিশু খাদ্য জ্বালানিসহ অত্যাবশ্যকীয় খাদ্যপণ্য জীবন রক্ষাকারী ওষুধ স্থানীয় ও রপ্তানিমুখী শিল্প এবং কৃষি খাত সংশ্লিষ্ট পণ্য আমদানির ঋণপত্র এ নির্দেশনার বাইরে থাকবে। গত সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়ে সাকুর্লার জারি করেছে। ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে কোভিড১৯ এর দীর্ঘমেয়াদী নেতিবাচক প্রভাব এবং বহির্বিশ্বে সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থা প্রলম্বিত হওয়ার কারণে চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে দেশের মুদ্রা ও ঋণ ব্যবস্থাপনা অধিকতর সুসংহত রাখার লক্ষ্যে আমদানি ঋণপত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে নগদ মার্জিন হার পুনঃনির্ধারণ করা হলো। নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে মোটরকার সেডানকার এসইউভি এমপিভি ইত্যাদি ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক্স হোম অ্যাপ্লায়েন্স স্বর্ণ ও স্বর্ণালঙ্কার মূল্যবান ধাতু ও মুক্তা তৈরি পোশাক চামড়াজাত পণ্য পাটজাত পণ্য প্রসাধনী আসবাবপত্র ও সাজসজ্জা সামগ্রী ফল ও ফুল নন সিরিয়াল ফুড যেমন অশস্য খাদ্যপণ্য প্রক্রিয়াজাত খাদ্যদ্রব্য ও পানীয় যেমন টিনজাত খাদ্য চকলেট বিস্কিট জুস সফট ড্রিংকস ইত্যাদি অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় তামাক তামাকজাত বা এর বিকল্প পণ্যসহ অন্যান্য বিলাসজাতীয় পণ্যের আমদানি ঋণপত্র জন্য ১০০ শতাংশ নগদ মার্জিন সংরক্ষণ করতে হবে। অন্যদিকে অত্যাবশ্যকীয় নয় এমন পণ্যের ঋণপত্রের জন্য ৭৫ শতাংশ মার্জিন রাখতে হবে। তবে শিশুখাদ্য অত্যাবশ্যকীয় খাদ্যপণ্য জ্বালানি স্বাস্হ্য অধিদপ্তর স্বীকৃত জীবন রক্ষাকারী ওষুধ ও সরঞ্জামসহ চিকিত্সাসংক্রান্ত কাজে ব্যবহৃত দ্রব্যাদি উত্পাদনমুখী স্থানীয় শিল্প ও রপ্তানিমুখী শিল্পের জন্য সরাসরি আমদানি করা মূলধনী যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল কৃষি খাত সংশ্লিষ্ট পণ্য এবং সরকারি অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত প্রকল্পে ব্যবহারের জন্য অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের ওপর কোনো মার্জিন আরোপ করেনি কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নির্দেশনায় আরো বলা হয়েছে ১০০ শতাংশ ও ৭৫ শতাংশ মার্জিনে আমদানি করা পণ্যের ঋণপত্র স্থাপনের বিপরীতে প্রয়োজনীয় মার্জিন গ্রাহকের নিজস্ব উৎস থেকে দিতে হবে। নগদ মার্জিনের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংক আমদানিকারককে কোনো ঋণ দিতে পারবে না। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত এটি বলবৎ থাকবে বলেও জানানো হয়েছে। জানা গেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে আজ ডলার বিক্রি করেছে ৯৩ টাকা ৪৫ পয়সা দরে। এক মাস আগেও এ দর ছিল ৮৬ টাকা ৪৫ পয়সা। সে হিসেবে এক মাসের ব্যবধানে দেশীয় মুদ্রা টাকার মান কমেছে সাত টাকা। তবে বিভিন্ন ব্যাংক ও কার্ব মার্কেটে ডলারের দাম আরো বেশি। এখন ব্যাংকগুলো আমদানি বিলের জন্য গ্রাহকের কাছ থেকে নিচ্ছে ৯৫ থেকে ৯৭ টাকা নগদ ডলার বিক্রি করছে ৯৭ থেকে ৯৮ টাকা। আর ব্যাংকের বাইরে খোলা বাজার বা কার্ব মার্কেটে ডলার বিক্রি হচ্ছে ৯৮ থেকে ১০০ টাকা। এদিকে আমদানির চাপে বহির্বিশ্বের সঙ্গে রেকর্ড পরিমাণ বাণিজ্য ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ। গেল অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি ছাড়িয়েছে ৩ হাজার ৮১ কোটি ডলার। একই সময় বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যের ঘাটতিও ১৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/860.csv b/Bangla_fin_news_articles/860.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b9ad3ac77bcf67dc2282a95ffd99a4d28e840afc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/860.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +860,‘রিয়েল থাই স্কাই ক্যাফে’র যাত্রা শুরু,2021-10-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এক ঝাঁক তারকার উপস্থিতিতে যাত্রা শুরু হলো রিয়েল থাই স্কাই ক্যাফের। গত ১ অক্টোবর রাতে রাজধানীর উত্তরায় সেক্টর১১তে জনপথ সড়কে খান টাওয়ারের ১৩ ও ১৪ তলায় রেস্টুরেন্টটির উদ্বোধন করা হয়।দেশিবিদেশি ভোজনবিলাসীদের কথা মাথায় রেখে অভিজ্ঞ থাই শেফের তত্ত্বাবধানে স্যুপসহ ওথেনটিক থাই ফুডের পাশাপাশি হরেক রকম হট ও কোল্ড কফি আইসক্রিম কেকপেস্ট্রির সঙ্গে রয়েছে মজাদার সব ইন্ডিয়ান এবং চাইনিজ ফুড।কেক কেটে এই রেস্টুরেন্টটি উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর শিল্পী সমিতির সেক্রেটারি জায়েদ খান চিত্রনায়ক ইমন কণ্ঠশিল্পী আাঁখি আলমগীর ও প্রতীক হাসানসহ একঝাঁক তারকা। পরে ঢাকা উত্তর সিটি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম উপস্থিত হয়ে সবার সঙ্গে কুশলবিনিময় করে পুরো রেস্টুরেন্ট ঘুরে দেখেন।উত্তরাবাসীর মনে এমন একটি স্কাই ক্যাফের আঁকুতি দীর্ঘদিনের উল্লেখ করে উদ্বোধনী শুভেচ্ছা বক্তব্যে রিয়েল থাই স্কাই ক্যাফের চেয়ারম্যান মো. আসলাম খান অপু বলেন উত্তরায় এমন একটি রুফটপ ক্যাফে ছিল সময়ের দাবি যেখানে বসে পুরো উত্তরার ইনফিনিট ভিউ পাওয়া যাবে। ক্যাফেপ্রেমীদের কথা মাথায় রেখে জমকালো ডেকোরেশনের পাশাপাশি খোলা আকাশের নিচে প্রাকৃতিক পরিবেশে খাবারের গুনগতমান নিশ্চিত করাসহ জীবাণুমুক্ত হালাল ও টাটকা খাবারের নিশ্চয়তা দিচ্ছি আমরা।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/861.csv b/Bangla_fin_news_articles/861.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..15909c6b8479bb38a4252f7ee82f9767453d3360 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/861.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +861,সঞ্চয়পত্রে নতুন মুনাফার হার পালনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা,2021-10-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতীয় সঞ্চয়পত্রের স্কিমগুলোর মুনাফার হার কমিয়েছে সরকার। নতুন হার অনুযায়ী সঞ্চয়পত্রে যার যত বেশি বিনিয়োগ তার মুনাফার হার তত কম হবে। আর ১৫ লাখ টাকার কম বিনিয়োগে মুনাফার হার আগের মতোই থাকছে। নতুন এ মুনাফার হার পালনের নির্দেশনা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত সপ্তাহে এ নির্দেশনা দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেট ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট।নির্দেশনায় বলা হয় যারা নতুন করে সঞ্চয়পত্র কিনবেন তাদের জন্য বিভিন্ন স্কিমে এ মুনাফা বা সুদহার কার্যকর হবে। আবার আগের কেনা সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর পুনর্বিনিয়োগ করলেও নতুন মুনাফার হার কার্যকর হবে। এই আদেশ জারির আগে কেনা সঞ্চয় স্কিম ক্রয়কালীন হারে মুনাফা প্রাপ্য হবে। যেই মেয়াদের জন্য ইস্যু করা হয়েছিল সেই মেয়াদ শেষ হওয়া পর্যন্ত উক্ত হারে মুনাফা প্রাপ্য হবে। তবে পুনর্বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিনিয়োগের তারিখে মুনাফার হার প্রযোজ্য হবে। এটি কার্যকর হবে নির্দেশনা জারির তারিখ হতে। একক নামে ৫০ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে না ....এর আগে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের জারিকৃত প্রজ্ঞাপন মতে বর্তমানে পাঁচ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ শেষে ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ মুনাফা পাওয়া যায়। নতুন নিয়মে যাদের সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ হবে মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে। ৩০ লাখ টাকার বেশি থাকলে মুনাফার হার হবে সাড়ে ৯ শতাংশ। বর্তমানে তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। তবে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফার হার কমিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে।এখন থেকে সঞ্চয়পত্রে ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগকারী মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ৯ শতাংশ হারে। পাঁচ বছর মেয়াদি পেনশনার সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে এতদিন ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ হারে মুনাফা পাওয়া গেলেও এখন থেকে যাদের বিনিয়োগ ১৫ লাখ টাকার বেশি তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে। আর বিনিয়োগ ৩০ লাখ টাকার বেশি হলে এ হার হবে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ। পাঁচ বছর মেয়াদি পরিবার সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ছিল ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ। এখন থেকে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফার হার হবে সাড়ে ১০ শতাংশ ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ হলে এ হার সাড়ে ৯ শতাংশ। সঞ্চয়পত্র বিক্রি বেড়েছে ....ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে বর্তমানে মুনাফার হার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ। এখন থেকে এ সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফার হার হবে ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ ৩০ লাখ টাকার বেশি হলে হবে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ।পাঁচ বছর মেয়াদি ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ডের মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক ২০ শতাংশ। এ বন্ডে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ হলে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার হবে ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ ৩০ লাখ টাকার বেশি হলে ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ ৫০ লাখ টাকার বেশি হলে ৮ দশমিক ৪০ শতাংশ হবে।ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড ৩ বছর মেয়াদি বন্ডে মুনাফার হার পরিবর্তন হয়নি। মেয়াদ শেষে এ বন্ডের মুনাফার হার সাড়ে ৭ শতাংশ। তিন বছর মেয়াদি ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ডের মেয়াদ শেষে মুনাফার হার হবে সাড়ে ৬ শতাংশ। এটাতে পরিবর্তন আনা হয়নি।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/862.csv b/Bangla_fin_news_articles/862.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4f739fb33c6f6ca5f821b195abc0a975f00345ce --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/862.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +862,বড়পুকুরিয়া খনির কয়লার দাম ফের বাড়ছে,2021-10-03,মাহবুব রনি,দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া খনির কয়লার দাম বাড়তে যাচ্ছে। টনপ্রতি কয়লার দাম ৯ ডলার বাড়িয়ে চীনা কনসোর্টিয়াম এক্সএমসিসিএমসিকে চতুর্থ মেয়াদে কয়লা উৎপাদনের দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি বিশেষ বিধান আইনের আওতায় আগামী মাসের শেষ সপ্তাহে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা পেট্রোবাংলার আওতাধীন বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানির বিসিএমসিএল সঙ্গে এসংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে। উত্তোলিত কয়লার সিংহভাগই ব্যবহৃত হয় বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎকেন্দ্রে। ফলে বিদ্যুৎ উত্পাদন খরচও বাড়বে।দেশে উৎপাদনরত একমাত্র কয়লাখনি বড়পুকুরিয়া। দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া খনি থেকে ভূগর্ভস্থ পদ্ধতিতে বাণিজ্যিকভাবে কয়লা উত্তোলন শুরু করা হয় ২০০৫ সালে। প্রথম থেকেই কয়লা তুলতে চীনা ঠিকাদারি কোম্পানিটির সঙ্গে চুক্তি করা হয়। সর্বশেষ চুক্তিতে প্রতি টন উত্তোলিত কয়লার দাম ছিল ৮১ মার্কিন ডলার। অর্থাৎ তারা এ দামে কয়লা বিসিএমসিএলের কাছে বিক্রি করত। এবারের প্রস্তাবে তা ৯ ডলার বাড়িয়ে ৯০ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে। সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি গত ২২ সেপ্টেম্বর তা অনুমোদন করেছে। প্রস্তাবটি চুক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে আগামী মাসের শেষ সপ্তাহে। হতে যাওয়া সেই চুক্তিটির আওতায় আগামী ৬ বছরে সাড়ে ৪ লাখ মেট্রিক টন কয়লা বিসিএমসিএলের কাছে বিক্রি করবে ঠিকাদার জোট এক্সএমসিসিএমসি কনসোর্টিয়াম। কয়লা কেনা বাবদ ৬ বছরে চীনা ঠিকাদারদের প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা দেওয়া হবে। ....এ প্রসঙ্গে ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সর্বশেষ সভাশেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি বিশেষ বিধান আইনের আওতায় বড়পুকুরিয়া কয়লাখনিতে নতুন রোডওয়ে নির্মাণ এবং কয়লা উত্তোলনের জন্য ঠিকাদার নিয়োগসংক্রান্ত একটি প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে কর্মরত চীনা কোম্পানি এক্সএমসিসিএমসি কনসোর্টিয়ামকে চতুর্থ মেয়াদে আরও ছয় বছরের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এজন্য ব্যয় হবে ১ হাজার ৪৯ কোটি ৪৮ লাখ ৭৮ হাজার ৮২ টাকা।বড়পুকুরিয়ায় উৎপাদিত কয়লার সিংহভাগই ব্যবহূত হয় খনির পার্শ্ববর্তী এলাকায় থাকা তিনটি বিদ্যুৎকেন্দ্রে। সে কয়লার সিংহভাগ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের পিডিবি কাছে বিক্রি করা হয়। পিডিবি বিতরণ কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে তা গ্রাহক পর্যায়ে পৌঁছায়। এ প্রসঙ্গে পিডিবির এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন কয়লার দাম বাড়লে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচও বাড়বে। ফলে গ্রাহক পর্যায়েও বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির শঙ্কা তৈরি হয়েছে। তিনি বলেন বিশ্ববাজারে গ্যাসের এলএনজিরজ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। দেশীয় গ্যাসের উৎপাদন কমে যাওয়ায় এলএনজি ও জ্বালানি তেলের আমদানি বাড়ছে। এখন দেশীয় কয়লার দামও বাড়ল। এমন প্রেক্ষাপটে কয়েক মাসের মধ্যেই বিদ্যুতের দাম বাড়াতে বিদ্যুৎ বিভাগ এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থা এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে। সব মিলিয়ে আগামী বছরের প্রথম ভাগেই বিদ্যুতের দাম ফের বাড়তে পারে। সর্বশেষ গত বছরের মার্চে বিদ্যুতের দাম বেড়েছিল। বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. কামরুজ্জামান খান বলেন আগের চুক্তির সময় আর এখনকার সময়ের মধ্যে বাজার দর বেড়েছে। যন্ত্রপাতি আমদানি বেতন বৃদ্ধিসহ নানা কারণে কয়লা উত্পাদন খরচ বাড়ায় দাম বাড়ল এ জ্বালানির। দরকষাকষির মাধ্যমে যতটুকু সম্ভব দাম কম রাখা হয়েছে। তিনি জানান বর্তমানে কয়লা উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। তবে বিভিন্ন প্রস্তুতিমূলক কাজ চলমান রয়েছে। যে কয়লা মজুত রয়েছে তা দিয়ে পরবর্তী ধাপের উত্পাদন শুরুর পূর্ব পর্যন্ত বিদ্যুৎকেন্দ্রে প্রয়োজনীয় কয়লা সরবরাহ করা যাবে।২০০৫ সালে প্রথম এক্সএমসিসিএমসির সঙ্গে চুক্তি হয় পাঁচ বছর মেয়াদে। এরপর ২০১১২০১৭ সাল মেয়াদের সাত বছরের চুক্তি হয়। ২০১৭ সালে সম্পাদিত চার বছরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয় গত ১০ আগস্টে। কিন্তু গত ২৫ জুলাইতে কয়লা উৎপাদন বন্ধ করে চীনা কনসোর্টিয়ামটি।পেট্রোবাংলা সূত্র জানায় এখন খনির ১৩১০ স্তর ফেইজ থেকে কয়লা উৎপাদন করা হচ্ছে। সেখানে আরও ১ লাখ থেকে দেড় লাখ টনের মতো উত্তোলনযোগ্য কয়লা আছে। পরে নতুন স্তর ১৩০৬ থেকে কয়লা উৎপাদন করা হবে।বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর জিএসবি ১৯৮৫ সালে দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বড়পুকুরিয়া এলাকায় ৬ দশমিক ৬৮ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে ১১৮ থেকে ৫০৯ মিটার গভীরতায় উন্নতমানের বিটুমিনাস কয়লার সন্ধান পায়। বড়পুকুরিয়ায় কয়লা উত্তোলন কার্যক্রম লং ওয়াল মাইনিং পদ্ধতি থেকে পরিবর্তন করে ২০১৩ সাল থেকে লং ওয়াল টপ কোল কেভিং এলটিসিসি পদ্ধতিতে উত্পাদন শুরু হয়। এই পদ্ধতির ফলে খনির কয়লা উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ে। সর্বশেষ দৈনিক গড়ে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার মেট্রিক টন কয়লা উৎপাদিত হয়।ইত্তেফাকইআএসএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/863.csv b/Bangla_fin_news_articles/863.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..187540c9ee09d2564dbaaf4b1515e27c45de14cd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/863.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +863,করোনাকালে পাটের ব্যবহার বাড়ছে,2021-10-02,মো তানজিল হোসেন,১৯০০ থেকে ১৯৩০ সাল পর্যন্ত পাট এদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখত। তারই ধারাবাহিকতায় ব্রিটিশ শাসনের পর ও পাকিস্তানের শুরুতে এদেশে প্রচুর পাটকল গড়ে ওঠে এবং রপ্তানি আয়ে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে। সেই সময় পাটকে সোনালি আঁশ বলা হতো। কিন্তু পলিথিন আবিষ্কারের ফলে পাটের ব্যবহার কমে যায় ও অনেক পাটকল বন্ধ হয়ে যায়। ....করোনাকালীন পরিবেশের বিষয়টি সামনে আসায় রাসায়নিক পণ্যের পরিবর্তে পাটের ব্যবহার বেড়ে যায় অভাবনীয় ভাবে। ফলে ২০২০২১ অর্থবছরের ১০ সালেই জুলাইএপ্রিল পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে ১০৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭০ হাজার ডলার আয় করেছে বাংলাদেশ ইপিবি। এই অঙ্ক গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩১ শতাংশ বেশি আর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৮ দশমিক ২ শতাংশ বেশি। আগে শুধু চট বস্তা ও থলে তৈরিতে পাট ব্যবহূত হতো। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী পাটের বৈচিত্র্যময় ব্যবহার শুরু হয়েছে। ব্যাগ ও বস্তার বাইরে এখন পাট দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে জুতা সান্ডেল রুমাল কাপড় বিছানার চাদর টুপিসহ বিভিন্ন শৌখিন সামগ্রী। এর বাইরেও বিভিন্ন আসবাব তৈজসপত্র পোশাক শীতবস্ত্র সোফা বিভিন্ন ধরনের কাগজ হার্ডবোড তৈরিতেও পাট ব্যবহূত হচ্ছে। পরিবেশবান্ধব বলে বিশ্বব্যাপী এগুলোর চাহিদা বাড়ছে। করোনাকালে পাটের ব্যবহার বাড়ছে ....বিভিন্ন পণ্যের মোড়ক বা প্যাকেজিং করতে এখন পাটের ব্যবহার অনেক বেড়েছে। জানা গেছে দেশের বস্ত্র কারখানাগুলোতে তুলার সঙ্গে পাট মিশিয়ে সুতা তৈরি হচ্ছে। সেই সুতা দিয়ে কাপড় তৈরি হচ্ছে। তাছাড়া পরিবেশগত কারণে পাটের তৈরি বস্তা কৃষিপণ্য প্যাকেজিংয়ে ব্যাপকভাবে ব্যবহূত হয়। তবে কৃষকরা পাটের ন্যায্যমূল্য যদি না পায় তাহলে তারা হতাশ হয়ে পরবর্তী সময় পাট উত্পাদন কমিয়ে দিতে পারে। ফলে পাটশিল্পের সম্ভাবনা বিনষ্ট হবে। তাই বাংলাদেশের পাটের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে পাটচাষিদের ঋণ দিতে হবে।লেখক সহযোগী অধ্যাপকঅর্থনীতি বিভাগ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/864.csv b/Bangla_fin_news_articles/864.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d8eb289cc03c0a33b314ca882b7b0b21da8c6e17 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/864.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +864,ব্রিকস জোটের নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকে অন্তর্ভুক্তি,2021-10-02,রেজাউল করিম খোকন,ব্রাজিল রাশিয়া ভারত চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার সমন্বয়ে গঠিত জোট ব্রিকসের নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সদস্য হয়েছে বাংলাদেশ। ব্যাংকের বোর্ড অব গভর্নরসের সভায় এ বিষয়ে নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়।নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকে এনডিবি বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে বার্তা পাঠিয়েছেন ব্রিকস দেশগুলো গঠিত ব্যাংকটির প্রেসিডেন্ট মার্কো ট্রায়ো। নতুন সদস্য রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেছেন আমরা খুবই আনন্দের সঙ্গে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধমান অর্থনৈতিক শক্তিদের মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশকে তাদের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তির মাইলফলক বর্ষে আমাদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার জন্য স্বাগত জানাচ্ছি। ব্যাংকটির নিয়ম অনুযায়ী ১৬ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্রাজিল সরকারের কাছে ইনস্ট্রুমেন্ট অব অ্যাকসেশন দাখিল করলে ঐ দিন থেকেই ব্যাংকটিতে বাংলাদেশের যোগদান নিশ্চিত হয়। বাংলাদেশের যোগদান নিশ্চিত হওয়ার মাধ্যমে ২০১৫ সালে স্থাপিত এ বহুজাতিক ব্যাংকে ব্রিকস জোটের বাইরে এবারই প্রথম কোনো দেশ সদস্যপদ পেল। এ সদস্যপদ বাংলাদেশকে উল্লিখিত ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদে ভোট দেওয়ার ক্ষমতা প্রদান করবে। এ সদস্যপদ লাভের ফলে বিশ্বব্যাংক এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এডিবি এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক এআইআইবি এবং ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের পাশাপাশি আরো একটি বহুজাতিক ব্যাংকে বাংলাদেশের সদস্যপদ নিশ্চিত হলো। ব্রিকসের নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সদস্য হলো বাংলাদেশ ...বাংলাদেশের উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে বৈদেশিক সহায়তার চাহিদাও বাড়ছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকে বাংলাদেশের যোগদানের বিষয়টি উভয়ের জন্য লাভজনক হবে। উন্নয়নকে টেকসই করতে এবং বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। উদীয়মান বাজার অর্থনীতির কাতারে উন্নীত হতে নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সহায়তা বাংলাদেশে বিশেষ ভূমিকা রাখবে এবং বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়নে সহায়ক হবে। নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের এনডিবি সূচনাতেই বাংলাদেশের যোগ দেওয়ার বিষয়টি আলোচনায় উঠেছিল। তখন চীনের উদ্যোগে প্রস্তাবিত এশীয় অবকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাংকে এআইআইবি যোগদানকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিল বাংলাদেশ। ব্রিকসের সদস্য রাষ্ট্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গত বছর ডিসেম্বরে এক ভার্চুয়াল শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশকে নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকে যুক্ত হওয়ার আমন্ত্রণ জানালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাতে ইতিবাচক সাড়া দেন। এর পরে ব্যাংকটিতে যুক্ত হওয়ার পথে যাত্রা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক সদস্য রাষ্ট্রগুলোর ভৌত ও সামাজিক অবকাঠামো এবং নগর উন্নয়ন সংক্রান্ত ৮০টি বিভিন্ন প্রকল্পে প্রায় ৩ হাজার কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দিয়েছে। ২০১৫ সালে ব্রাজিল রাশিয়া ভারত চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার নামের অদ্যাক্ষর নিয়ে গঠিত ব্রিকস জোট এই ব্যাংকটি প্রতিষ্ঠা করে। ২০২০ সালের শেষের দিকে এনডিবির বোর্ড অব গভর্নরস সম্ভাব্য সদস্যদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা করার অনুমোদন দেয়। কয়েক দফা আলোচনার পর এনডিবি নতুন সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং উরুগুয়ের নাম ঘোষণা করেছে। বাংলাদেশ এনডিবি প্ল্যাটফরমের সুবিধা নিয়ে ব্রিকস ও এনডিবির অন্য সদস্যদের সঙ্গে অবকাঠামো ও টেকসই উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন প্রকল্পে সহায়তা পেতে পারে। ব্যাংকটি মূলত যাতায়াত পানি ও পয়োনিষ্কাশন নবায়নযোগ্য জ্বালানি ডিজিটাল অবকাঠামো সামাজিক অবকাঠামো ও নগর উন্নয়ন খাত সংশ্লিষ্ট প্রকল্প বাস্তবায়নে ঋণ প্রদান করে থাকে। এনডিবির অনুমোদিত মূলধনের পরিমাণ ১০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার এবং জাতিসংঘের যে কোনো সদস্য রাষ্ট্র এই ব্যাংকের সদস্যপদের জন্য আবেদন করতে পারবে। নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সদস্যপদ পেলো বাংলাদেশ ....এই ব্যাংক প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য ছিল বিশ্বব্যাংকের বিকল্প হিসেবে আরেকটি নতুন প্ল্যাটফরম তৈরি করা। উন্নয়নশীল দেশগুলোর বিশেষ করে এর সদস্যভুক্ত দেশগুলোর অবকাঠামো বিনির্মাণে এই ব্যাংক ইতিমধ্যে বেশ ভালো ভূমিকা রাখতে শুরু করেছে। বিশ্বব্যাংক আইএমএফ এর মতো বিভিন্ন উন্নয়নশীল দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ঋণ দিচ্ছে এই আন্তর্জাতিক ব্যাংকটি। সাধারণত বিশ্বব্যাংক যেসব খাত এবং প্রকল্পে অর্থায়ন করছে না তেমন খাত ও প্রকল্পে অর্থায়ন করছে এই ব্যাংকটি। যেমন জৈব জ্বালানি বড় বড় বাঁধ তৈরি এবং পরমাণু বিদ্যুেকন্দ্রের স্থাপনে অর্থায়ন করেছে। দরিদ্রমুক্ত বিশ্ব এবং সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর গড়ে ওঠে বিশ্বব্যাংক এবং আইএমএফ। সময়ের ব্যবধানে পশ্চিম দেশ নিয়ন্ত্রিত এ প্রতিষ্ঠানগুলো তৃতীয় বিশ্বের কাছে হয়ে ওঠে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক খবরদারির হাতিয়ার। এমন বাস্তবতায় অর্থনৈতিক এ প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিজেদের অধিকারের দাবিতে সোচ্চার হয়ে ওঠে উদীয়মান বিশ্বের জোট ব্রিকস। সেই প্রচেষ্টারই বাস্তব প্রতিফলন হয়ে উঠেছে ব্রিকস জোটের এই নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক। বিশ্ব অর্থ ব্যবস্থায় দীর্ঘদিন ধরে এককেন্দ্রিক শাসন চলছে এর অবসান ঘটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে শুরু করেছে। এর মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোর সামনে নতুন আশার আলো জ্বলে উঠেছে নিঃসন্দেহে বলা যায়। এটা বলার অপেক্ষা রাখে না বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফএ কাঙ্ক্ষিত হিস্যা না পেয়েই মূলত ব্রিকসভুক্ত দেশগুলো বিকল্প এই অর্থনৈতিক প্ল্যাটফরম প্রতিষ্ঠা করেছে এবং বেশ ভালো করছে ইতিমধ্যে। আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় পশ্চিমা বিশ্বের প্রভাব অনেকটা কমতে শুরু করেছে এর প্রভাবে। এক ধরনের নতুন প্রতিযোগিতা সৃষ্টি হয়েছে। তাতে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ এর মতো প্রতিষ্ঠানগুলো অভ্যন্তরীণ সংস্কারে আরো উদ্যোগী হয়েছে। ব্রিকসভুক্ত দেশগুলো বিশ্ব অর্থনীতির নীতি নির্ধারণে আরো বড় ভূমিকা পালন করতে চাইছে সেটা এখন সুস্পষ্ট। তারা পশ্চিমা দেশগুলোকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সদস্য হলো বাংলাদেশ ...বিশ্বব্যাংকের একেবারেই বিকল্প না হলেও নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের আগমনে কিছুটা প্রতিযোগিতা ভাব সৃষ্টি হয়েছে গত কয়েক বছরে। বাংলাদেশ সেই সুযোগটি ঠিকমতো কাজে লাগাবে আশা করা যায়। বহুদিন আগে থেকেই বাংলাদেশের সঙ্গে চীন ভারত ও রাশিয়ার সম্পর্ক। এ সম্পর্ক ঐতিহাসিক বলা যায়। বর্তমানে বাংলাদেশ সেই সম্পর্ককে আরো গভীর করে তুলেছে নানাভাবে। নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সদস্য হওয়ার মাধ্যমে এ ক্ষেত্রে নতুন এক মাত্রা সংযোজিত হয়েছে।বাংলাদেশের চলমান অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতি ধরে রাখার পাশাপাশি টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টসমূহ ২০৩০ সালের মধ্যে অর্জন এবং বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি সুখীসমৃদ্ধউন্নত দেশে পরিণত করতে বৈদেশিক অর্থায়ন নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মেধাভিত্তিক উন্নত দেশে পরিণত করতে বহির্বিশ্বের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বহু গুণে বৃদ্ধি করা আবশ্যক। একই সঙ্গে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অবকাঠামোতে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ ও অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করা প্রয়োজন। কোভিড১৯ পরবর্তী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কার্যক্রম সফল করতেও বৈদেশিক অর্থায়ন জরুরি। এ প্রেক্ষাপটে নতুন এ ব্যাংকটির সদস্যপদ অর্জন করায় বৈদেশিক অর্থায়নের ক্ষেত্রে আরো অনেক নতুন সুযোগ সৃষ্টি হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/865.csv b/Bangla_fin_news_articles/865.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0282767e92d9bebbb73bc973ff13f18a5a0a128a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/865.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +865,জমিতে কীটনাশকের পরিবর্তে ব্যবহৃত হচ্ছে মেহগনির তেল,2021-10-01,কিশোরগঞ্জ নীলফামারী সংবাদদাতা,কিশোরগঞ্জে কৃষিজমিতে কীটনাশকের পরিবর্তে ব্যবহার করা হচ্ছে মেহগনির তেল। আর তাই উপজেলার বিভিন্ন বাড়িতে নারীপুরুষ মিলে মেহগনির ফল থেকে তেল তৈরির কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন। কেউ ফল থেকে বিচি সংগ্রহ করছেন আবার কেউ কেউ সেই বিচি গুঁড়ো করছেন। বেশ কিছুক্ষণ ধরে এমন কর্মযজ্ঞ চলার পর তেল প্রস্তুত করে স্প্রে মেশিনে ভরে ধানক্ষেতে ছুটছেন কৃষকরা। পরে ঐ তেল পানির সঙ্গে মিশিয়ে ধানক্ষেতে স্প্রে করছেন কীটনাশকের বিকল্প হিসেবে।উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা তুষার কান্তি রায় জানান এখানকার কৃষকদের তিনি ফসলের পোকা দমনে মেহগনি বীজের তেল ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন। তিনি বলেন নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হলে জৈব কীটনাশক ছাড়া উপায় নেই। তাই উপজেলার কৃষকদের কীটনাশকের বিকল্প ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। পরামর্শ অনুযায়ী তারা কাজও করছেন। ফলে খেতের পোকা দমনে এক দিকে যেমন খরচ কমছে অন্যদিকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে কৃষক। পাশাপাশি নিরাপদ খাদ্যও উৎপাদন করছে। উপজেলার পুটিমারী ইউনিয়নের কালিকাপুর গ্রামের কৃষক আবদুল কাইয়ুম জানান পোকামাকড়ের পাশাপাশি ইঁদুর ধানের ব্যাপক ক্ষতি করে। তাই এবার প্রথম বারের মতো জমিতে মেহগনির তেল ছিটানোর পর জমিতে ইঁদুর আক্রমণ করতে পারেনি। জমিতে কীটনাশক ছিটানোর সময় অনেক সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। ছিটানোর সময় নাকমুখ ঢাকতে হয়। এতে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়। মেহগনির তেল ব্যবহারে এসব সমস্যা হয় না। উত্তর দুরাকুটি গ্রামের কৃষক ময়নুল ইসলাম বলেন বোরো ধানের জমিতে কমপক্ষে তিন বার কীটনাশক স্প্রে করতে হয়। এতে বিঘাপ্রতি এক থেকে দেড় হাজার টাকা খরচ হয়। মেহগনির তেল ব্যবহারের ফলে খরচ কমে গেছে ধানক্ষেতও ভালো হয়েছে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান বলেন আস্তে আস্তে ফসলে কীভাবে কীটনাশকের বিকল্প ওষুধ ব্যবহার করা যায় সেজন্য কৃষি দপ্তর বিভিন্ন কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করছে। সেক্ষেত্রে এ ধরনের জৈব পদ্ধতি নিঃসন্দেহে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের একটি অনুষঙ্গ। কৃষকদের ঐ পদ্ধতিতে অভ্যস্ত করানোর চেষ্টা করা হবে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/866.csv b/Bangla_fin_news_articles/866.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ddc862e1e439249c32fd0824d38dfac56f5cff0a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/866.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +866,ঝাল বেড়েছে কাঁচা মরিচের ডিমে স্বস্তি,2021-10-01,উজ্জল বিশ্বাস,বাজারে কাঁচা মরিচ ইলিশ ও মুরগির মাংসের দাম বেড়েছে। সামান্য কমেছে ডিমের দাম। গত সপ্তাহের তুলনায় মাংস কেজিতে ১০ টাকা কাচা মরিচ ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। তবে সবজি মসলা চাল ও ভোজ্য তেলের বাজার অপরিবর্তিত রয়েছে। শুক্রবার ১ অক্টোবর রাজধানীর কাওরান বাজার হাতিরপুল কাঁচাবাজার পলাশী বাজার মোহম্মদপুর কৃষি মার্কেট ও মহাখালী কাঁচাবাজার ঘুরে এই তথ্য পাওয়া গেছে। কাওরান বাজারের নুরজাহান চিকেন ব্রয়লার হাউসের মালিক মো. ছায়েদুল ভূঁইয়া জানান বাজারে ব্রয়লার মুরগি ১৭০ টাকা ও পাকিস্তানি সোনালি মুরগি ৩২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহের চেয়ে কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে।দাম বাড়ার কারণ হিসেবে এই ব্যবসায়ী বলেন গ্রাম এলাকায় শীতের আমেজ শুরু হয়ে গেছে। এ কারণে মুরগির দাম স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়েছে। হাতিরপুল কাঁচাবাজারের মিলু স্টোরের স্বত্বাধিকারী বিপ্লব কুমার পাল জানান তেলের দাম নতুন করে আর বাড়েনি। দাম যা বাড়ার গত ১৫ দিন আগে বেড়েছে। পাইকারিতে ব্র্যান্ডভেদে ৫ লিটার সয়াবিন তেলের দাম ৬৬০ থেকে শুরু করে ৭১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।মহাখালী কাচা বাজারের সবজি বিক্রেতা মো. আলমগীর হোসেন জানান সবজির দাম কেজিতে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। বাজারে করলা ৪০ টাকা সিম ১০০ টাকা মরিচ ১০০ টাকা বেগুন ৩০ টাকা আলু ২০ টাকা পেঁপে ২০ টাকা কচুর ছড়া ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।দাম বাড়ার কারণ হিসেবে এই ব্যবসায়ী জানান শীতের সবজি বাজারে উঠতে শুরু করায় দাম কমেছে। তবে পুরাতন গাছ শেষ হয়ে যাওয়ায় মরিচর দাম বেড়েছে। গত সপ্তাহে ৮০ কেজি দরে মরিচ বিক্রি হয়েছে।পলাশী বাজারের বাদশা রাইস এজেন্সির মালিক মো. বাদশা মিয়া জানান বাজারের চালের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। আটাশ চাল ৪৮ টাকা কেজি চিনি গুড়া ৮৮ টাকা. বাসমতি ৭০ টাকা ও জিরা শাইল চাল ৫৪ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এদিকে বাজারে ইলিশ মাছের দাম বেড়েছে। এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশ ১২০০ টাকা ৮ শ থেকে সাড়ে ৯ শ গ্রাম সাইজের ইলিশের কেজি ৮০০ টাকা। রুই আকার ভেদে ২০০ থেকে ৩২০ টাকা চিংড়ি ৬০০ টাকা কাতল আকার ভেদে ১৮০ থেকে সাড়ে তিনশ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে কাওরান বাজারের মাছ ব্যবসায়ী ফারুক হোসেন জানান আগামী ৪ অক্টোবর থেকে ইলিশ ধরা বন্ধ হচ্ছে। জেলেদের কাছ থেকে কম দামে ইলিশ কিনে আড়তদাররা বেশি লাভের আশায় মজুদ করে রাখছে। ফলে বাজারে সরবরাহ কম থাকায় ইলিশের দাম বেড়েছে। তবে অন্যান্য মাছের দাম প্রায় অপরিবর্তিত রয়েছে।ইত্তেফাকএনই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/867.csv b/Bangla_fin_news_articles/867.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5b9df60697999abf1a8f1a55f09b558eb1c4e748 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/867.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +867,ভরিপ্রতি স্বর্ণের দাম কমলো,2021-10-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে এক হাজার ৫১৬ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। শুক্রবার ১ অক্টোবর থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে। বৃহস্পতিবার ৩০ সেপ্টেম্বর বাজুসের সভাপতি এনামুল হক খান ও সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালার সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় করোনাকালীন বিশ্ব অর্থনীতির নানা জটিল সমীকরণের মধ্যেও আন্তর্জাতিক স্বর্ণ বাজারে স্বর্ণের দাম কিছুটা নিম্নমুখী। তাই দেশীয় জুয়েলারি বাজারের অচলাবস্থা কাটাতে ও ভোক্তা সাধারণের কথা চিন্তা করে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির বাজুস সিদ্ধান্ত মোতাবেক ১ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশের বাজারে স্বর্ণের দাম ভরিপ্রতি ১ হাজার ৫১৬ টাকা কমানো হলো। নতুন মূল্য অনুযায়ী সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণের দাম হয়েছে ৭১ হাজার ৯৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ৬৮ হাজার ৮১৮ ও ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৬০ হাজার ৭০ টাকা। সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কমে হয়েছে ৪৯ হাজার ৭৪৭ টাকা।বর্তমানে ভরিপ্রতি এ দাম ২২ ক্যারেটের ৭৩ হাজার ৪৮৩ টাকা ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৭০ হাজার ৩৩৪ টাকা ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৬১ হাজার ৫৮৬ এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি দাম ৫১ হাজার ২৬৩ টাকা।স্বর্ণের দাম কমলেও রুপার আগের নির্ধারিত দামই বহাল রয়েছে। ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে এক হাজার ৫১৬ টাকা। ২১ ক্যারেটের রুপার দাম এক হাজার ৪৩৫ টাকা ১৮ ক্যারেটের এক হাজার ২২৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রূপার দাম ৯৩৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে গত ২২ আগস্ট সব মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে এক হাজার ৫১৬ টাকা করে বাড়ানো হয়।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/868.csv b/Bangla_fin_news_articles/868.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3a2b8cd9171159a734163bcef94a5ee17197ff93 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/868.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +868,৩০ কোটি টাকা পর্যন্ত মূলধন সংগ্রহ করতে পারবেন এসএমই উদ্যোক্তারা,2021-10-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ছয়টি ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানের লেনদেন শুরু হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো ওরাইজা অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ মাস্টার ফিড অ্যাগ্রো টেক এপেক্স উইভিং অ্যান্ড ফিনিশিং মিলস লিমিটেড ওয়ান্ডারল্যান্ড টয়েস লিমিটেড হিমাদ্রী লিমিটেড ও বেঙ্গল বিস্কুট লিমিটেড।বৃহস্পতিবারঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জডিএসইর চেয়ারম্যান মো. ইউনুসুর রহমানের সভাপতিত্বে এ কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনবিএসইসির কমিশনার ড. মিজানুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. মো.মাসুদুর রহমান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক আমিন ভূঁইয়া বলেন এসএমই ফাউন্ডেশন এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের যৌথ উদ্যোগের ফলে দেশের এসএমই খাতের ইতিহাসে নতুন মাত্রা সূচিত হলো। স্টক এক্সচেঞ্জের সব কার্যক্রম ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ ...বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান বলেন এসএমই প্রতিষ্ঠানগুলো বছরে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকার মতো ঋণ পেলেও প্রকৃত চাহিদা চার গুণ বেশি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএসইসির কমিশনার ড. মিজানুর রহমান বলেন দেশের অর্থনীতির আকার গত ১০ বছরে ৬৩ শতাংশ বেড়েছে যাতে সবচেয়ে বেশি অবদান এসএমই খাতের। অনুষ্ঠানে জানানো হয় নিয়ম অনুসারে এসএমই উদ্যোক্তারা পুঁজিবাজার থেকে ৫ কোটি টাকা থেকে ৩০ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহ করতে পারবেন।উল্লেখ্য বর্ণিত বিধি অনুসারে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের পুঁজিবাজার থেকে মূলধন আহরণের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ৩০ এপ্রিল ২০১৯ থেকে ডিএসই এসএমই প্ল্যাটফরম চালু করে। এই প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে এসএমই খাতভুক্ত কোম্পানিসমূহ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির মাধ্যমে পুঁজি সংগ্রহ করতে পারবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/869.csv b/Bangla_fin_news_articles/869.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0f7b1790dacf6f239d812fa4f1e4c625de81d075 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/869.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +869,টাকা লুট করে পালানোর পথে আরও ১২ প্রতিষ্ঠান,2021-10-01,সমীর কুমার দে,টর্নেডো টাইফুন কালবৈশাখী তুফানএগুলো সব ইকমার্স প্রতিষ্ঠান দালাল প্লাস অফারের নাম। মোবাইল ফোন ফ্ল্যাট গাড়ি ফ্রিজ থেকে শুরু করে কী বিক্রি করে না তারা। যে কোনো পণ্যে ৪৫ শতাংশ ডিসকাউন্ট আর ৩০ দিনের মধ্যে ডেলিভারি। এমন অফারে শত শত মানুষের কাছ থেকে অন্তত ৫০০ কোটি টাকা নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। গত কয়েক দিন ধরে প্রতিষ্ঠানটির অফিস বন্ধ। মালিকদের কেউ আর ফোন ধরছে না। প্রতিদিনই তাদের প্রধান কার্যালয়ের সামনে গ্রাহকদের ভিড় বাড়ছে। শুধু দালাল প্লাস না এমন আরও ১১টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে নির্দিষ্ট সময়ে গ্রাহকের পণ্য সরবরাহ না করার। প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকদের খুঁজে পাচ্ছেন না গ্রাহকরা। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। ইতিমধ্যে এদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডি। এর মধ্যে বেশ কয়েক জন দেশ ছেড়ে পালিয়েও গেছেন। গ্রাহকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে পণ্য না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে যেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তাদের মধ্যে দালাল প্লাস ছাড়াও কিউকম ডটকম আলাদিনের প্রদীপ বুমবুম আদিয়ান মার্ট নিডস এসকে টেডার্স মোটরস চলন্তিকা সুপন প্রডাক্ট এসডিসি ওয়ার্ল্ড ও নিউ নাভানা। এর আগে ইভ্যালি ইঅরেঞ্জ সিরাজগঞ্জ শপ ধামাকা শপিং ডটকম নিরাপদ ডটকমসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান গ্রাহকের কাছ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা নিয়ে পণ্য দেয়নি। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারদের গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এসপিসি ওয়ার্ল্ড ১৫০ কোটি টাকা চলন্তিকা ৩১ কোটি টাকা সুপম প্রডাক্টের ৫০ কোটি টাকা নিউ নাভানার ৩০ কোটি টাকা এবং কিউকম ডটকমের ১৫ কোটি টাকা আলাদিনের প্রদীপ ১০০ কোটি টাকা গ্রাহকের কাছ থেকে নিয়েছে। এর বাইরে দালাল প্লাস নিয়েছে অন্তত ৫০০ কোটি টাকা। সবমিলিয়ে এই ১২ প্রতিষ্ঠান গ্রাহকের কাছ থেকে দেড় হাজার কোটি টাকারও বেশি হাতিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেছেন আইনে কোনোভাবেই ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রণ করার সুযোগ পুলিশের নেই। কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে আমাদের কাছে এলে তাদের বিষয়টি আমরা দেখতে পারি। আসলে যিনি প্রতারিত হচ্ছেন তিনি যদি লোভটা সংবরণ করতে পারেন তাহলে তিনি এটা থেকে বের হতে পারবেন। মানুষের সর্বব্যাপী লোভটাই এদের কোম্পানি খুলে প্রতারিত করার জন্য প্রলুব্ধ করেছে। ব্যাংকে টাকা রাখলে সুদ পাওয়া যায় ৫ শতাংশ। আর এখানে আপনি ৩ লাখ টাকার পণ্য কিনছেন ১ লাখ টাকায় রাতারাতি ২ লাখ টাকা লাভ করবেন স্বপ্ন দেখছেন আপনি কোটিপতি হয়ে যাবেন লোভ সংবরণ করতে না পারলে এই প্রতারণা চলতেই থাকবে। মানুষ সচেতন না হলে প্রতারিত হতেই থাকবে।অভিযোগের বিষয়ে জানতে দালাল প্লাসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম রাব্বি আলমামুনের সঙ্গে যোগাযোগ করেও পাওয়া যায়নি। প্রতিষ্ঠাটিতে গেলেও কর্মচারীরা কোনো তথ্য দিচ্ছেন না। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের এক জন কর্মকর্তা বলেন দালাল প্লাসের বিরুদ্ধে ২০টি অভিযোগ জমা পরেছে। সিআইডি যে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে তার মধ্যে দালাল প্লাসও আছে। সিআইডির এক জন কর্মকর্তা বলেন আমরা কোম্পানির বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ পেয়েছি কিছু সরকারি সংস্থার কাছ থেকে আরও কিছু তথ্য চাওয়া হয়েছে। সর্বশেষ দুই দিন আগে দালাল প্লাসের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে দেওয়া সম্প্রতি এক পোস্টে গ্রাহকদের কিছু চেক বাউন্স হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছে। সেখানে তারা আশ্বাস দিয়ে জানিয়েছে গ্রাহকদের চিন্তার কিছু নেই শিগগিরই তারা অর্থ বা পণ্য পাবে। কিউকম ডটকম গত শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নোটিশ দিয়ে তাদের অফিস বন্ধের কথা জানিয়েছে। কিউকম বন্ধের নোটিশে বলা হয় আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কিউকমের সকল ফিজিক্যাল সাপোর্ট বন্ধ থাকবে এবং সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ হোম অফিসের মাধ্যমে সেবা প্রদান করবেন। তাই সকল সম্মানিত গ্রাহকদের কিউকমের অফিসে না আসার অনুরোধ করা হচ্ছে। অফিস বন্ধের কারণ জানতে কিউকমের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিপন মিয়া এবং প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির নীরবের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি। তাদের ব্যবহার করা ফোনও বন্ধ পাওয়া গেছে। পরে তারা ফেসবুক লাইভে এসে বলেছেন শিগগিরই তারা অফিস খুলে দেবেন। এখন হোম অফিস করছেন গ্রাহকদের প্রিন্সিপাল এমাউন্ট দিয়ে রিফান্ড দিতে কাজ করে যাচ্ছেন। গ্রাহকদের হতাশ হওয়ার কারণ নেই।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/87.csv b/Bangla_fin_news_articles/87.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..228ba9f52711c9b347783157c7b5685feb0d44c7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/87.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +87,হিলি দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু কমবে দাম,2022-07-05,হাকিমপুর দিনাজপুর সংবাদদাতা,দুই মাস বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। গত ৪ জুলাই সোমবার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি আইপি দেওয়ায় মঙ্গলবার ৫ জুলাই সন্ধ্যা ৬টা থেকে পেঁয়াজ বোঝাই ভারতীয় ট্রাক দেশে প্রবেশ করে। বন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক শহীদুল ইসলাম জানান দেশের পেঁয়াজ চাষিদের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে সরকার গত ৫ মে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করে দেয়। ফলে আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজের সরবরাহ ফুরিয়ে যায়। এরপর দেশি পেঁয়াজ দিয়ে চাহিদা মেটানো হলেও সেই পেঁয়াজের সরবরাহ কমে আসে। আবার দেশের বিভিন্ন এলাকায় বন্যা হওয়ায় দাম বেড়ে যায়। তিনি আরও জানান সরকারের কাছে আসন্ন কোরবানির ঈদে দাম যেন না বাড়ে সেজন্য ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি চেয়ে বন্দরের আমদানিকারকরা আবেদন করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গত সোমবার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর থেকে পেঁয়াজ আমদানিতে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ফলে মঙ্গলবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। ফলে বাজারে পেঁয়াজের দাম অনেক কমে যাবে। ... রাজবাড়ীতে ভিক্টরকে দেখতে মানুষের ভিড় ... রাজবাড়ীতে ভিক্টরকে দেখতে মানুষের ভিড় ...রাজবাড়ীতে ভিক্টরকে দেখতে মানুষের ভিড় এদিকে মঙ্গলবার দুপুরে বন্দরে দেশি পেঁয়াজ মানভেদে ৩২৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে। বুধবার থেকে কেজিতে ৩৪ টাকা করে দাম কমতে পারে। হিলি স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী ইউসুফ আলী জানান হিলি স্থলবন্দরের ১২ জন পেঁয়াজ আমদানিকারক ভারত থেকে ১২ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়ে আমদানি শুরু করেছেন। এদিকে বন্দরের বেসরকারি অপারেটর পানামা হিলি পোর্ট লিংক লিমিটেডের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন মল্লিক জানান হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাক আসা শুরু হয়েছে। পেঁয়াজ বন্দরে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে ভারতীয় ট্রাক থেকে খালাস কার্যক্রম সম্পন্ন করা হচ্ছে। যাতে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যবসায়ীরা নিয়ে যেতে পারেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/870.csv b/Bangla_fin_news_articles/870.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..622789046d7cb2247a669ec42079ce65fdabde5c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/870.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +870,দুর্গোৎসবে সারার আয়োজন,2021-10-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সময়ের পরিক্রমায় বছর পেরিয়ে আবারও আসছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূর্গাপুজা। বরাবরের মত এবারও দুর্গা পূজা উপলক্ষে ফ্যাশন হাউজ সারা লাইফস্টাইল নিয়ে এসেছে আকর্ষণীয় পোশাকের নতুন সব কালেকশন। দুর্গোৎসব মানেই নতুন পোশাকে নিজেকে ও নিজের পরিজনকে সাজিয়ে তোলা। তাই দেশিয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির নানা উপাদানের মিশেলে সারার এবারের আয়োজনেও থাকছে ডিজাইন এবং কাপড়ের ভিন্নতা। শঙ্খধ্বনি ও ঢাকের আওয়াজে মুখর দুর্গোৎসবে সারা লাইফস্টাইলের এবারের আয়োজনে মেয়েদের কালেকশনে থাকছে কুর্তি ফ্যাশন টপস থ্রি পিস এথনিক লেডিস ক্যাজুয়াল শার্ট লন থ্রি পিস আনস্টিচ লউন থ্রি পিস পালাজ্জো এবং ডেনিম ওয়্যার। সারার মেয়েদের কালেকশনে আরও থাকছে পার্টি ওয়্যার সিঙ্গেল পিস পার্টি ওয়্যার এক্সক্লুসিভ প্রিন্টেড শাড়ি প্রিন্টেড থ্রি পিস ফ্যাশন টপস এবং প্রিন্টেড কাফতান। . ........ছেলেদের জন্য সারার পূজা কালেকশনে থাকছে পাঞ্জাবিফতুয়া কাতুয়া টিশার্ট ডেনিম ওয়্যার ইত্যাদি। পূজা আয়োজনে আরও থাকছে ক্যাজুয়াল শার্ট ফর্মাল শার্ট পোলো শার্ট চিনো প্যান্ট ডেনিম প্যান্ট পায়জামা। পাশাপাশি বাবাছেলের জন্য একই ডিজাইনের পাঞ্জাবীও থাকছে পূজার স্পেশাল কালেকশনে।প্রতিটি উৎসবেই শিশুদের জন্য সারা লাইফস্টাইলের থাকে বিশেষ আয়োজন। দুর্গোৎসবেও এর ব্যতিক্রম নয়।পূজা উপলক্ষে মেয়ে শিশুদের জন্য সারা লাইফস্টাইল নিয়ে এসেছে ফ্যাশন টপস ফ্রক থ্রি পিস ইত্যাদি। এছাড়া ছেলে শিশুদের জন্য থাকছে কাতুয়া পাঞ্জাবি টিশার্ট শার্ট ও প্যান্ট সেট সিঙ্গেল শার্ট সিঙ্গেল প্যান্ট ইত্যাদি। . ........এবার পুজার সময়টাতে বেশ গরমের পাশাপাশি থাকতে পারে বৃষ্টিও। আবহাওয়ার বিষয়টিকে মাথায় রেখে সারার পোশাক তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে কটন ভিসকস শার্টিন নেট ডেনিম ও টুইল ফেব্রিক্স জ্যাকার্ড কটন ডবি কটন জর্জেট সিল্ক ইত্যাদি ফেব্রিক্স। সুতিসহ আরামদায়ক কাপড়ে তৈরি সারার সকল পোশাকের কাটিং প্যাটার্ন এবং ট্রেন্ডেও রয়েছে বৈচিত্র্য ও ভিন্নতা। প্রতিবারের মতোই সারার পুজার আয়োজনে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে পোশাকের গুণগত মান ও ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতার বিষয়টিকে। আকার ডিজাইন ও প্যাটার্নের ভিন্নতার দিক বিবেচনা করে এসব পোশাকের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ক্রেতারা এসব পোশাক পেয়ে যাবেন ৫০০ থেকে ৫০০০ এর মধ্যে।স্নোটেক্স গ্রুপ এর লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড সারা কাজ শুরু করেছে ২০১৮ সালের মে মাস থেকে। ঢাকার মিরপুর৬ এ অবস্থিত সারার প্রথম আউটলেট নিয়ে কাজ শুরুর পর বসুন্ধরা সিটির লেভেল ১ ব্লক এ এর ৪০ এবং ৫৪ নং শপটি ছিল সারার ২য় আউটলেট। ৩য় আউটলেটটি হল বাড়ি ১৯ বি৪সি ও বি৪ ডি ব্লকএফ রিং রোড মোহাম্মদপুর এই ঠিকানায়। উত্তরায় সারার পোশাক পাওয়া যাবে হাউজ নং২২ সোনারগাঁ জনপদ সেক্টর৯ উত্তরা ঢাকা এই ঠিকানায়। বারিধারা জে ব্লকে আছে সারার আরেকটি আউটলেট। এছাড়াও সম্প্রতি বনশ্রী ই ব্লকের ১নং রোডের ৪৮ নং বাড়িতে চালু হয়েছে সারার ৬ষ্ঠ আউটলেট।ইত্তেফাকইআ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/871.csv b/Bangla_fin_news_articles/871.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6177e16b4160e7290b80da4bfe7d6b5dff6e589b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/871.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +871,বিনামূল্যে শাটল সার্ভিস দিচ্ছে নভোএয়ার,2021-09-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে রংপুর ও দিনাজপুরে বিনামূল্যে শাটল সার্ভিস চালু করেছে নভোএয়ার। রংপুর দিনাজপুর ও এর আশেপাশের যাত্রীরা সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে যাওয়াআসার সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। রংপুর নভোএয়ার সেলস অফিস থেকে সকাল ৬টা ৫০ মিনিট ৯টা ৩৫ মিনিট দুপুর ১২টা ৩৫ মিনিট বিকাল ৫টা ২০ মিনিট এবং ৬টা ৫০ মিনিটে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে। সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে রাত ৮টা ৫০ মিনিটে রংপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে। এছাড়া দিনাজপুর নভোএয়ার সেলস অফিস থেকে সকাল ৬টা ৪৫ মিনিট দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ৫টায় সৈয়দপুর বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে। সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে রাত ৮টা ৫০ মিনিটে দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে।নভোএয়ার সৈয়দপুর থেকে প্রতিদিন সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে সকাল ১১টা ৪০ মিনিটে বিকাল ২টা ৪০ মিনিটে সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে এবং রাত ৯টায় ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।ইত্তেফাকএসএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/872.csv b/Bangla_fin_news_articles/872.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c22e85d5083c956030ef34624fe9353eecffc2f2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/872.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +872,ইভ্যালিসহ ৪ প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ স্থগিত করলো ইক্যাব,2021-09-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইভ্যালি ও ধামাকাসহ চার ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ স্থগিত করেছে ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ইক্যাব। আজ বুধবার ২৯ সেপ্টেম্বর এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে সংগঠনটি। সদস্যপদ স্থগিত হওয়া বাকি দুই প্রতিষ্ঠান সিরাজগঞ্জ শপ ও গ্লিটার্স আরএসটি ওয়ার্ল্ড।ইক্যাবের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় মঙ্গলবার কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় ইভ্যালি ধামাকা সিরাজগঞ্জ শপ ও গ্লিটার্স আরএসটি ওয়ার্ল্ডের সদস্যপদ বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয় ইক্যাব। গত ২৮ আগস্ট অভিযুক্ত অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য ইক্যাব ১১ সদস্যের একটি কমপ্লায়েন্স অ্যাডভাইজারি কমিটি গঠন করে। ওই কমিটি অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর সদস্যপদ স্থগিতের সুপারিশ করে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/873.csv b/Bangla_fin_news_articles/873.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b829492e99f2ee4c7aeb598c9bc3bb47e29c457c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/873.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +873,সিরাজগঞ্জে জমে উঠেছে ভাসমান পাটের হাট,2021-09-29,মাহমুদুল কবীর সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি,সিরাজগঞ্জের যমুনাবেষ্টিত কাজীপুরের যমুনার চরে নাটুয়াপাড়ায় জমে উঠেছে ভাসমান পাটের হাট। এই হাট থেকে সহজেই পাট পরিবহন করতে পারায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে হাটটি। ফলে কাজীপুর ছাড়াও পার্শ্ববর্তী জামালপুর বগুড়া ও টাঙ্গাইল জেলা থেকে চাষি ও ব্যাপারীরা এসে পাট বেচাকেনা করছেন এই হাটে। কাজীপুর কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে চলতি মৌসুমে ৫ হাজার ৫৫৫ হেক্টর জমিতে পাটের চাষ হয়েছে। উৎপাদন হয়েছে প্রায় ১২ হাজার ৭২৮ টন পাট। জমি থেকে পাট কাটা ও ধোয়ার পর শুরু হয়েছে বাজারজাতকরণ।জানা যায় কাজীপুর উপজেলার চরাঞ্চলের ছয়টি ইউনিয়নের জমিতে উৎপাদিত পাট বিক্রি করতে এবং আশপাশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে পাট বিক্রির জন্য এই হাটে নিয়ে আসেন চাষিরা। বর্তমানে বাজারে পাটের ভালো দাম থাকায় উৎপাদন খরচ পুষিয়ে লাভবান হচ্ছেন তারা। যমুনা নদীর পাড়ে উপজেলার চরাঞ্চলে একমাত্র নাটুয়াপাড়ায় সপ্তাহে দুই দিন শনি ও বুধবার ভোরে পাটের হাট বসে। যমুনার চরে পাটের উৎপাদন ও মান ভালো হওয়ায় ব্যাপারী ও ক্রেতাদের হাঁকডাকে জমে উঠেছে বেচাকেনা। প্রতি মণ পাট ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকায় বেচাকেনা হচ্ছে। সরিষাবাড়ী উপজেলার পাটের পাইকার সাহেদ আলী জানান পাট কিনে এক নৌকা থেকে অন্য নৌকায় তোলা সহজ হয়। যোগাযোগের সুবিধা হয় এবং পরিবহন খরচ কম পড়ে। প্রতি হাটে তিনি ৪০ থেকে ৬০ মণ পাট নৌকা থেকে কিনে থাকেন। চরগিরিশের পাটের ব্যাপারী হাদিউল ইসলাম বলেন অন্য হাট থেকে কিনে নৌকায় তুলতে অসুবিধা হয়। তাই নৌকা থেকে পাট কিনি। তিনি প্রতি হাটে ৬৯৭০ মণ পাট কেনেন। চর নাটুয়াপাড়ার কৃষক আব্দুর রশিদ মণ্ডল বলেন আমি তিন বিঘা জমিতে পাটের চাষ করেছিলাম। ফলন ভালো হয়েছে। বিক্রিও করতে পারছি বেশি দামে। হাট কমিটির সদস্য আব্দুর রহিম মাস্টার বলেন পাট কিনতে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী ও জামালপুরের মাদারগঞ্জ থেকে অনেক পাইকার পাট কিনতে আসেন। প্রতি হাটে ১২ হাজার মণ পাট কেনাবেচা হয়। হাট ইজারাদার ও নাটুয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান চান বলেন এই হাটে কাজীপুরের বাইরে বিভিন্ন উপজেলা থেকে পাট কিনতে পাইকাররা আসেন। এবার পাটের দাম ভালো থাকায় কৃষকেরা খুশি।কাজীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রেজাউল করিম জানান এ বছর বন্যায় পাটের তেমন ক্ষতি হয়নি। ফলে কৃষকেরা সময়মতো পাট কাটতে পেরেছেন। তিনি আরও জানান সিরাজগঞ্জ বগুড়া ও জামালপুর জেলার লোকজন কাজীপুর হাটে পাট বেচাকেনা করতে আসেন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/874.csv b/Bangla_fin_news_articles/874.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..833e6f537854dc27d11e14e662006b9028e2dbc0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/874.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +874,বেনাপোল বন্দরে আটকা রপ্তানি পণ্যবোঝাই দেড় হাজার ট্রাক,2021-09-29,বেনাপোল যশোর সংবাদদাতা,বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতে রপ্তানিকৃত পণ্য নিয়ে বিপাকে পড়েছেন রপ্তানিকারকরা। প্রতিদিন যে পরিমাণ ট্রাক আসছে তার অর্ধেকেরও বেশির ভারতে যাওয়ার অনুমতি মিলছে না। ভারতে প্রবেশের অপেক্ষায় প্রায় দেড় হাজার রপ্তানি পণ্যবোঝাই ট্রাক ১৮ দিন ধরে বেনাপোল বন্দরসহ আশপাশের প্রধান সড়কে অবস্থান করছে। বেনাপোল চেকপোস্ট রপ্তানি গেট থেকে শার্শা উপজেলা সদর পর্যন্ত প্রায় সাড়ে চার কিলোমিটার সড়ক যানজটের কবলে। ফলে এলাকাবাসীসহ পাসপোর্টধারী যাত্রীদের ভোগান্তি বাড়ছেই।জানা গেছে প্রতিদিন ৪০০ পণ্যবোঝাই ট্রাক বেনাপোল আসলেও ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে জায়গা সংকটের কারণ দেখিয়ে মাত্র ১০০ থেকে ১৫০ ট্রাক বন্দরে যাওয়ার অনুমতি দিচ্ছে। এতে রপ্তানি বাণিজ্যে বড় ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। প্রতিদিন ট্রাকে অতিরিক্ত টাকা দিতে হচ্ছে রপ্তানিকারকদের। স্থানীয় সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ীদের অভিযোগ এ সংকট কৃত্রিমভাবে তৈরি করা হচ্ছে। ভারত প্রতিদিন এ বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে ৩৫০ থেকে ৪০০ ট্রাক পণ্য রপ্তানি করলেও বাংলাদেশি পণ্য নেওয়ার ক্ষেত্রে তারা বরাবরই নানা সমস্যা সৃষ্টি করে। ভারত আগে রপ্তানিবোঝই ১৫০ থেকে ২৫০ ট্রাক গ্রহণ করলেও এখন ১০০ থেকে ১৫০ ট্রাক গ্রহণ করছে। দীর্ঘদিন ধরে এ অবস্থা বিরাজ করলেও সমস্যা নিরসনে প্রশাসনের কোনো মাথাব্যথা নেই। আটকে থাকা রপ্তানি পণ্যবাহী ট্রাকের কারণে সড়কে রিকশাভ্যানও যাতায়াত করতে পারছে না। অনেকে শার্শা সদর থেকে হেঁটে চেকপোস্টে যেতে বাধ্য হচ্ছেন। বিশেষ করে রোগী নারী ও শিশুদের কষ্টের শেষ নেই। এ অবস্থায় বেনাপোলপেট্রাপোল বন্দরে রপ্তানি বাণিজ্য রাত ১১টা পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হলেও সমস্যার কোনো সমাধান হচ্ছে না।সরেজমিনে গত রবিবার ঘুরে দেখা গেছে যশোরবেনাপোল মহাসড়কের ওপর যত্রতত্র পণ্যবোঝাই দেড় হাজারের বেশি ট্রাক ভারতে প্রবেশের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। জায়গা না থাকায় ভারতের পেট্রাপোল স্থলবন্দর থেকে আমদানি পণ্যবোঝাই ট্রাকও বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারছে না। ব্যবসায়ীরা জানান বাংলাদেশ থেকে প্রতিদিন পণ্য নিয়ে যত ট্রাক ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে যায় সেগুলোর স্থান সংকুলান করতে পারছে না সেখানকার বন্দর কর্তৃপক্ষ। কারণ সেখানেও পণ্য নিয়ে বাংলাদেশমুখী প্রায় ১ হাজার ২০০ ট্রাক দাঁড়িয়ে আছে। বেনাপোল ট্রাকলরি শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহীন জানান বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে সয়াবিনের ভুসি পাট ও পাটজাত দ্রব্য এবং গার্মেন্টস পণ্য সাবান ব্যাটারি গার্মেন্টস ঝুট ভারতে রপ্তানি হচ্ছে। প্রতিদিন এসব পণ্য নিয়ে প্রায় ৪০০ ট্রাক ভারতে প্রবেশের জন্য বেনাপোল বন্দরে আসছে। কিন্তু পেট্রাপোল বন্দরে যেতে না পারায় বেনাপোল বন্দর এলাকায় তীব্র যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। এছাড়া বেনাপোল বন্দরে রপ্তানি পণ্যের ট্রাক রাখার কোনো টার্মিনাল নেই।বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ অ্যাজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন বলেন বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পণ্য রপ্তানি হচ্ছে ভারতে। প্রায় ৪০০ ট্রাক ভারতে প্রবেশের জন্য বেনাপোল বন্দরে আসছে। কিন্তু ভারতীয় কর্তৃপক্ষ প্রতিদিন নিচ্ছে মাত্র ১০০ থেকে ১৫০ ট্রাক। বেনাপোল বাজার বন্দর কাস্টমস এলাকাসহ সব এলাকা রপ্তানি গাড়িতে ভরে গেছে। দুই দেশের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আমাদের বৈঠক আছে। বিষয়গুলো নিয়ে সমাধানের চেষ্টা চালাচ্ছি। বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক ট্রাফিক মামুন কবীর তরফদার জানান বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতের পেট্রাপোল বন্দরের সঙ্গে আমদানি পণ্যের পাশাপাশি পণ্য রপ্তানি বেড়েছে দ্বিগুণ। এখন প্রায় ১ হাজার ৫০০ থেকে ১ হাজার ৭০০টি পণ্যবোঝাই ট্রাক ভারতে প্রবেশের অপেক্ষায় বেনাপোল বন্দরে অবস্থান করছে। এতে বন্দর এলাকায় আমদানিরপ্তানি পণ্য খালাসে ব্যাহত হচ্ছে। তিনি আরো জানান রপ্তানি বাণিজ্য আরো গতিশীল করতে সম্প্রতি ভারতের পেট্রাপোল বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। ওরা প্রতিদিন সকল ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত দুই শতাধিক রপ্তানি পণ্যের ট্রাক নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/875.csv b/Bangla_fin_news_articles/875.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cc9f6a2e3da95d50abc2b4be927ea724ed7999bb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/875.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +875,পাদুকায় নতুনত্ব,2021-09-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বন্দর নগরী চট্টগ্রামের জনপ্রিয় জুতার ব্র্যান্ড ক্রাফ্ট। মাত্র এক বছরে নিজস্ব জেলাসহ পুরো দেশে পরিচিত বেড়েছে এই প্রতিষ্ঠানের। আর এটি সম্ভব হয়েছে অনলাইন সুবিধার কারণে। ক্রাফ্ট এর ওয়েব সাইটের মাধ্যমে সারা দেশ থেকে ক্রেতারা তার পছন্দ অনুযায়ি জুতা কিনতে পারেন। ক্রাফ্টএর তালিকায় রয়েছে পুরুষ নারী ও বাচ্চাদের বিভিন্ন ডিজাইনের বাহারি সংগ্রহ।এতক্ষণ যেই ব্র্যান্ড নিয়ে জানলেন তার কর্ণধার সোহেল ফরিদ। চট্টগ্রামের বাসিন্দা তিনি। কিন্তু স্বপ্ন পুরো দেশ থেকে বিদেশে ছড়িয়ে যাওয়ার। সেই স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে ২০১৪ সালে ক্রাফ্টএর পরিকল্পনা শুরু করেন সোহেল। শেষ পর্যন্ত ২০২০ সালে চট্টগ্রাম নগরীতে ক্রাফটএর প্রথম আউটলেট আত্মপ্রকাশ করে। . ........পাদুকা ব্যবসার পাশাপাশি সোহেল পুরো ফ্যাশন জগতে বিচরণ করতে চান। ডিজিটাল বাংলাদেশ তার এই ভঞ্চার এসএমই ব্যবসার ধরনও বদলে দিবে বলে বিশ্বাস তার। ভেঞ্চার ছোট হোক সন্তুষ্টি বড় হতে হবে। আর এই সন্তুষ্টি ক্রেতা সাধারণকে ঘিরেই । ডিজিটালী এম্পাওয়ার করাই তার লক্ষ্য।ক্রাফ্ট প্রসঙ্গে সোহেল বলেন পণ্যের মানের ব্যাপারে আমরা শুরু থেকে সচেতন। এটি নিজের সততা ও বিশ্বাস থেকে বলতে পারি। দামের দিক থেকেও সাশ্রয়ী। এই এক বছরে ক্রেতাদের কাছ থেকে যেই প্রতিক্রিয়া পেয়েছে তাতে আমার স্বপ্ন আরও সুদূর প্রসারিত হচ্ছে। ইকমার্স ব্যবসার সুনাম ঠিক রেখে কাজ করে যাব। এটাই আমার ইচ্ছা।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/876.csv b/Bangla_fin_news_articles/876.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d4439705fdb5ba605ea8cdf752daea51e18aeeb5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/876.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +876,এশিয়ান পেইন্টস উন্মোচন করলো কালারনেক্সট২০২১,2021-09-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের আর্কিটেক্ট ইঞ্জিনিয়ার এবং ইন্টেরিওর ডিজাইনারদের জন্য বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ডেকোরেটিভ কোটিং কোম্পানি এশিয়ান পেইন্টস উন্মোচন করলো কালারনেক্সট২০২১।অনুষ্ঠানে এশিয়ান পেইন্টসের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে কালার অব দা ইয়ার ঘোষণা করা হয়। এ সময় এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট লিমিটেডএর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাহুল ভাটনগর বলেন নিত্যনতুন ডিজাইনের মধ্য দিয়ে আমরা গ্রাহকের নিজস্ব চাহিদাকে খুঁজে নিয়ে আসার চেষ্টা করি। ব্র্যান্ডগুলো পরিবর্তনের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিচ্ছে কিনা সেদিকে গ্রাহকের সবসময় সজাগ দৃষ্টি থাকে। ২০২১ সাল আমাদের মাঝে নতুন করে শুরু করার প্রত্যয় নিয়ে এসেছে। তাই আমাদের প্রচেষ্টা এমন রঙ নিয়ে আসার যা ঘরে প্রশান্তি ও প্রাণবন্ততা নিয়ে আসবে।বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ডেকোরেটিভ কোটিং কোম্পানি এশিয়ান পেইন্টস দীর্ঘদিন যাবৎ কালারনেক্সটবার্ষিক রঙ এবং সাজসজ্জা বিষয়ক ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রোগ্রামের মধ্য দিয়ে ডিজাইন ইন্ডাস্ট্রির চলার পথ সুগম করে চলেছে। এশিয়ান পেইন্টস প্রতি বছর বিভিন্ন সেক্টরের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার প্রেক্ষিতে ট্রেন্ড রঙ উপকরণ টেক্সচার এবং ফিনিশিং এর একটি পরিকল্পনা তৈরি করে থাকে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/877.csv b/Bangla_fin_news_articles/877.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5be5b7899f08e16a7cf2c86ae86845e2ef01fa9d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/877.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +877,সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2021-09-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস গতকাল সোমবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই বেড়েছে মূল্যসূচক। তবে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। মূলত বাছাই করা ভালো কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় সূচকের এ ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মিলেছে।বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের দরপতনের পরও বাছাই করা বেশিকিছু কোম্পানি দাম বাড়ায় সূচক ঊর্ধ্বমুখী থেকে দিনের লেনদেন শেষ হয়। ডিএসইতে বাছাই করা ভালো ৩০ কোম্পানির মধ্যে দিনের লেনদেন শেষে ১৮টি কোম্পানি দাম বাড়ার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯টির। বাকি তিনটির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অপরদিকে সব খাত মিলে ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১৪১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২০২টির। আর ৩৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এর পরও ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৪ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ২৫১ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরিয়াহ্ ৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৬৭৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। খাতভিত্তিক তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায় ব্যাংক খাতের ১৫টির শেয়ারের দাম কমার বিপরীতে বেড়েছে আটটির দাম। ৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অব্যাংকিং আর্থিক খাতের বা লিজিং কোম্পানিগুলোর মধ্যে আটটির শেয়ারের দাম বেড়েছে এবং কমেছে ১১টির। পাঁচ দিনে মূলধন বাড়ল সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা ....দাম বাড়ার তালিকায় প্রাধান্য দেখিয়েছে প্রকৌশল খাতের কোম্পানি। এ খাতের ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৩টি। বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ার বিপরীতে কমেছে ৯টির দাম। ওষুধ খাতেরও বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান দরপতনের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। এ খাতের ১৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। বিপরীতে দাম বেড়েছে ১৩টির। এদিকে দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৯৮০ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ২ হাজার ২৫৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ২৭৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের শেয়ার। কোম্পানিটির ১৩৯ কোটি ৭২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ফার্মার ৮৮ কোটি ৮৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৬০ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে জিপিএইচ ইস্পাত।এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেবেক্সিমকো সাইফ পাওয়ার টেক এসএস স্টিল বেক্সিমকো ফার্মা প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল শাহাজিবাজার পাওয়ার এবং অ্যাক্টিভ ফাইন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/878.csv b/Bangla_fin_news_articles/878.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..728df3de5d2d63608cc9f2f28b36c682f19575ca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/878.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +878,ঢাকা রিজেন্সিতে পর্যটন উৎসবের উদ্বোধন,2021-09-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে ঢাকা রিজেন্সি ট্যুরিজম ফেস্ট২০২১ এর আয়োজন করেছে ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট। গত ২৩ সেপ্টেম্বর কেক কাটার মধ্য দিয়ে ১০ দিনব্যাপী এ আয়োজনের উদ্বোধন করা হয়।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা রিজেন্সির হেড অব সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং মো. মাহমুদ হাসান ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ডিরেক্টর এটিএম আহমেদ হোসাইন পাবলিক রিলেশন এক্সিকিউটিভ ইরা মাসুক এবং ঢাকা রিজেন্সি ট্যুরিজম ফেস্ট২০২১ এর রিওয়ার্ড পার্টনার ইউএসবাংলা ও নভোএয়ার মিডিয়া পার্টনার রেডিও টুডে ও বাংলাভিশন ডিজিটালএর কর্মকর্তাগণ।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/879.csv b/Bangla_fin_news_articles/879.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a3619ddf43da81dec466c0198137ecf81e14680 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/879.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +879,ধানমন্ডিতে পুমার নতুন আউটলেট,2021-09-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীতে নতুন আউটলেট উদ্বোধন করলো পুমা। রবিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ঢাকার ধানমন্ডি২৭ এ আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করেছে গ্লোবাল এই ব্র্যান্ডটি। দেশে পুমার এক্সক্লুসিভ ফ্রেঞ্চাইজি পার্টনার ডিবিএল গ্রুপের হাত ধরে লঞ্চ করা হয়েছে নতুন স্টোরটি।ধানমন্ডি২৭ এর নতুন এ স্টোরে স্পোর্টস স্পোর্টস স্টাইল রানিং ট্রেনিং ও ফিটনেস লাইনআপের অধীনে থাকা পুমার সব পণ্যই পাওয়া যাবে। যার মধ্যে আছে নানা রকম জুতা টিশার্ট পোলো শার্ট ব্যাক প্যাক ট্রাভেল ব্যাগ হাত ব্যাগ জ্যাকেট ক্যাপ স্পোর্টস ব্যাগ রানিং শু ওয়াকিং শু ইত্যাদি।মানুষের বিপুল জনপ্রিয়তার ধারা অব্যাহত রাখতে ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পুমার নিজস্ব স্টোর লঞ্চের পরিকল্পনাও রয়েছে বলে ডিবিএল গ্রুপ পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এর আগে ২০১৯ সালে বনানীর ১১ নম্বর রোডে ফ্ল্যাগশিপ স্টোর উদ্বোধন করে বাংলাদেশের বাজারে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যবসা শুরু করেছিলো বিগত ৭০ বছর ধরে বিশ্বের ১২০টিরও বেশি দেশের মানুষের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে জার্মান প্রতিষ্ঠান পুমার পণ্য। জার্মানি চীন হংকং ভিয়েতনামসহ বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত দেশে পুমার যেসব পণ্যগুলো পাওয়া যায় সেই একই পণ্যগুলো এখন পাওয়া যাচ্ছে বাংলাদেশের ধানমণ্ডি২৭ এর নতুন স্টোরে।নতুন এ স্টোর উদ্বোধনের সময় ডিবিএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াহেদ ভাইস চেয়ারম্যান এম এ রহিম উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম এ কাদের এবং ডিবিএল গ্রুপের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/88.csv b/Bangla_fin_news_articles/88.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..867b7a523c3de2e5791f67184a26c7e834cb28ce --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/88.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +88,যেসব পণ্য আমদানিতে পাওয়া যাবে না ব্যাংক ঋণ,2022-07-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দামি গাড়ি ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স হোম অ্যাপ্লায়েন্স স্বর্ণ ও স্বর্ণালঙ্কার মূল্যবান ধাতু ও মুক্তা তৈরি পোশাকসহ বিলাসী পণ্যের আমদানি নিরুৎসাহিত করতে আরও কড়াকড়ি আরোপ করল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এসব পণ্য আমদানিতে এখন থেকে আমদানিকারকেরা ব্যাংক থেকে কোনো ধরনের ঋণসুবিধা পাবেন না। সোমবার ৪ জুলাই রাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের বিআরপিডি পরিচালক মাকসুদা বেগম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় কোভিভ১৯এর দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব এবং বহির্বিশ্বে সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থা প্রলম্বিত হওয়ার কারণে চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে দেশের মুদ্রা ও ঋণ ব্যবস্থাপনা অধিকতর সুসংহত রাখার লক্ষ্যে আমদানি ঋণপত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে নিম্নোক্তভাবে নগদ মার্জিন হার পুনর্নির্ধারণের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হলো। ... কোরবানির গরুখাসির চামড়ার দাম বেড়েছে ... কোরবানির গরুখাসির চামড়ার দাম বেড়েছে ...কোরবানির গরুখাসির চামড়ার দাম বেড়েছে এতে আরও বলা হয় মোটরকার সেডানকার এসইউবি এমপিভি ইত্যাদি ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক্স হোম অ্যাপ্লায়েন্স স্বর্ণ ও স্বর্ণালঙ্কার মূল্যবান ধাতু ও মুক্তা তৈরি পোশাক চামড়াজাত পণ্য পাটজাত পণ্য প্রসাধনী আসবাবপত্র ও সাজসজ্জাসামগ্রী ফল ও ফুল ননসিরিয়াল ফুড যেমন অশস্য খাদ্যপণ্য প্রক্রিয়াজাত খাদ্যদ্রব্য ও পানীয়। যেমন টিনজাত ক্যানড খাদ্য চকোলেট বিস্কিট জুস সফট ড্রিংকস ইত্যাদি অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় তামাক তামাকজাত বা এর বিকল্প পণ্যসহ অন্যান্য বিলাসজাতীয় পণ্যের আমদানি ঋণপত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ নগদ মার্জিন সংরক্ষণ করতে হবে। প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয় শিশুখাদ্য অত্যাবশ্যকীয় খাদ্যপণ্য জ্বালানি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক স্বীকৃত জীবন রক্ষাকারী ওষুধ ও সরঞ্জামসহ চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে ব্যবহৃত দ্রব্যাদি উৎপাদনমুখী স্থানীয় শিল্প ও রপ্তানিমুখী শিল্পের নানা সরাসরি আমদানিকৃত মূলধনী যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল কৃষি খাত সংশ্লিষ্ট পণ্য এবং সরকারি অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত প্রকল্পে ব্যবহারের জন্য অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ব্যতিত অন্যান্য সব পণ্যের আমদানি ঋণপত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ৭৫ শতাংশ নগদ মার্জিন সংরক্ষণ করতে হবে। ... ঈদের আগে শুক্র ও শনিবার ব্যাংক খোলা ... ঈদের আগে শুক্র ও শনিবার ব্যাংক খোলা ...ঈদের আগে শুক্র ও শনিবার ব্যাংক খোলা উপরে উল্লেখিত ১০০ শতাংশ ও ৭৫ শতাংশ মার্জিনে আমদানিতব্য পণ্যের আমদানি ঋণপত্র স্থাপনের বিপরীতে প্রয়োজনীয় মার্জিন গ্রাহকের নিজস্ব উৎস থেকে গ্রহণ করতে হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়। অর্থাৎ সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে আমদানিকারকের অনুকূলে বিদ্যমান কোন ঋণ হিসাব হতে অথবা নতুন কোন ঋণ হিসাব সৃষ্টির মাধ্যমে আমদানি ঋণপত্র স্থাপনের বিপরীতে কোনো ধরনের মার্জিন প্রদান করা যাবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/880.csv b/Bangla_fin_news_articles/880.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..315801208dfc3242413fc28e990c6ef0055faed2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/880.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +880,ইকমার্সে অর্ডার দিয়ে প্রতারিত হয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী,2021-09-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,একটি ইকমার্স সাইটে কোরবানির ঈদের জন্য গরু অর্ডার দিয়ে কাঙ্ক্ষিত গরু পাননি বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। বলেন গত দুই বছর আগে কোরবানির ঈদে একটি ইকমার্স সাইট উদ্বোধন হয় সেখানে নিজের কুরবানির জন্য একটি গরু কিনতে এক লাখ টাকা দিই। কিন্তু আমাকে যে গরুটি দেখিয়েছিল আমি সেটি পাইনি। আমি নিজেই তখন অর্ডার করে প্রতারিত হয়েছিলাম।রবিবার ২৬ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের সম্মেলন কক্ষে প্রতিযোগিতা আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাজারে সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা পূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টিতে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের ইআরএফ ভূমিকা শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশে সম্প্রতি একাধিক ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এরমধ্যে অন্যতম হলো ইভ্যালি ও ইঅরেঞ্জ। বিভিন্ন ধরনের লোভনীয় অফার এবং দ্রুত সেবা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তারা গ্রাহকদের প্রলুব্ধ করেছিল।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/881.csv b/Bangla_fin_news_articles/881.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ba3b576bfd0ca68d692e9e46c095f22517b030ef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/881.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +881,অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ২৫ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির,2021-09-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশের জন্য ২৫ কোটি ডলার ২ হাজার ১২৫ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদন করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এডিবি বোর্ড সভা।গতকাল শনিবার এই ঋণ অনুমোদন করা হয়েছে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এডিবি জানিয়েছে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে প্রতিশ্রুত ৫০ কোটি ডলারের প্রথম ধাপে ২৫ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করা হয়েছে। টেকসই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কর্মসূচিতে এই অর্থ ব্যয় করা হবে। এই ঋণের মাধ্যমে সরকারেরর শিক্ষা স্বাস্থ্য সামাজিক নিরাপত্তাসহ অবকাঠামো বিনিয়োগে সহায়তা করা হবে। যার মাধ্যমে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কার্যক্রম শক্তিশালী হবে। ঋণ পরিকল্পনাটি সরকারের ৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহায়ক হবে। এডিবি উল্লেখ করেছে বাংলাদেশের কটেজ ক্ষুদ্র কুটির ও মাঝারি শিল্পের সিএমএসএমই মাত্র ২৮ শতাংশের ব্যাংক ঋণের সুবিধা পাচ্ছে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সহায়ক হবে। বিশেষ করে নারী উদ্যোক্তারা সুবিধা পাবে। নারী নেতৃত্বাধীন নতুন স্টার্টআপে ১০ শতাংশ পর্যন্ত তহবিলের জোগান দেওয়া হবে। এই কর্মসূচি এমনভাবে পরিচালিত হবে যাতে বাংলাদেশের মানুষের ব্যয় বৃদ্ধির সক্ষমতা বাড়ে। সিএমএসএমই খাতে করোনার যে ক্ষতি হয়েছে তা দ্রুত পুনরুদ্ধার হয়।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/882.csv b/Bangla_fin_news_articles/882.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7ea01d0530359e44dc2eafa9c54eb3ae5900276e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/882.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +882,ইউআইইউতে ন্যাশনাল আইডিয়া কম্পিটিশন ‘আইডিয়াস্ট্রোম’ অনুষ্ঠিত,2021-09-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,শেষ হলো দুই দিন ব্যাপী ন্যাশনাল আইডিয়া কম্পিটিশনঅনুষ্ঠান আইডিয়াস্ট্রোম২০২১। ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ইউআইইউ রোবোটিক্স ক্লাবের উদ্যোগে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতাটি শুক্রবার ভার্চুয়াল মাধ্যমে শেষ হয়।অনুষ্ঠানে সারাদেশ থেকে স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা দুটি বিভাগের মাধ্যমে প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণ করে। বুয়েট চুয়েট কুয়েট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ মোট ৯১টি দল সিনিয়র বিভাগে অংশগ্রহণ করে। নটরডেম কলেজ সেন্ট জোসেফ স্কুল ও কলেজ ভিকারুন্নিসা নূন স্কুল ও কলেজ আদমজী ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ সহ মোট ৪৩টি দল জুনিয়র বিভাগে অংশগ্রহণ করে। প্রতিযোগীতায় বিভিন্ন ধাপ উত্তীর্ণদের সম্মানিত বিচারকদের সামনে তাঁদের আইডিয়া উপস্থাপন ও প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে বিজয়ীদের নির্বাচন করা হয়। এই প্রতিযোগিতায় বিচারক হিসেবে ছিলেন ইউআইইউ কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সাক্ষর শতাব্দ সহকারী অধ্যাপক ড. সাদ্দাম হোসেন ইইই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড মাসুকুর রহমান এআইইউবি ইইই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রিফাত হাজারী ইউএপি ইইই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. তৃষ্ণা সাবরিনা বিজ্ঞাপনী সংস্থা এনালাইজেনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সুমিত সাহা প্রিনিয়ার ল্যাবের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ নিজামি রবি এক্সিয়াটা লিমিটেডের সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার সাজেদুল ইসলাম এবং সিংগুলারিটি লিমিটেডের চেয়ারম্যান জাফির শাফি চৌধুরী প্রমুখ।সিনিয়র বিভাগ হতে বিজয়ী হয় এবসোলুট ডুয়ো ২য় ব্রেইন টিজার ৩য় হয় শব্দ কল্প দ্রুম জুনিয়র বিভাগ হতে বিজয়ী দলের নাম ইকোনমি ২য় হয় ওয়াশটেক ৩য় হয় আশা। উভয়বিভাগের বিজয়ীদেরকে ১ম পুরস্কার ২০ হাজার টাকা ২য় পুরস্কার ১৫ হাজার টাকা ও ৩য় পুরস্কার ১০ হাজার টাকাসহ মোট ৯০ হাজার টাকার পুরস্কার দেয়া হয়।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. চৌধুরী মোফিজুর রহমান এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক প্রথম আলোর যুব উন্নয়ন কর্মসূচির প্রধান ও লেখক মুনির হাসান। সমাপনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন ইউজিসির সম্মানিত সদস্য প্রফেসর ড. মোঃ সাজ্জাদ হোসেন। শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন ইউআইইউ কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. সালেকুল ইসলাম। উক্ত অনুষ্ঠানে সম্মানিত বক্তারা শিক্ষার্থীদেরকে উদ্ভাবন ও নতুন নতুন প্রযুক্তির দিকে আগ্রহী করে তুলতে প্রযুক্তির বিভিন্ন বিষয় ও ব্যবহার সম্পর্কে আলোচনা করেন। উক্ত ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকশিক্ষিকাবৃন্দ কর্মকর্তাবৃন্দ শিক্ষার্থী সহ বিশিষ্ট্য ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/883.csv b/Bangla_fin_news_articles/883.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a49e4f385aa807dca54899426bd03f4b40e2a97a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/883.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +883,সেপনিলের দেশব্যাপি করোনা টিকার অনলাইন নিবন্ধন কার্যক্রম,2021-09-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রযুক্তির বাইরে থাকা সাধারণ মানুষকে করোনাভাইরাসের টিকার আওতায় আনতে বিনামূল্যে অনলাইনে নিবন্ধন করে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে স্কয়ার টয়লেট্রিজের ব্র্যান্ড সেপনিল। সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে সেপনিল সুরক্ষা ক্যারাভানের মাধ্যমে এই সেবা দিচ্ছে। সেপনিল সুরক্ষা ক্যারাভানের মাধ্যমে প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত টিকার জন্য নিবন্ধন করা যাচ্ছে।উদ্যোগ সম্পর্কে স্কয়ার টয়লেট্রিজের হেড অব মার্কেটিং ড. জেসমিন জামান বলেন আমরা বিশ্বাস করি করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষার পাওয়ার আমাদের হাতেই আছে। এজন্য সবার মধ্যে সচেতনতা জরুরি। করোনাভাইরাস নিয়ে আমরা সবাই যদি সচেতন হই টিকা নিই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি তাহলে এর ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পাবো। আর এজন্যই আমরা সেপনিল সুরক্ষা ক্যারাভান কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। সারাদেশের যেসব মানুষ ইন্টারনেট সেবার বাইরে আছেন তাদেরকে টিকার আওতায় আনতে বিনামূল্যে নিবন্ধন করে ফ্রি টিকা কার্ড প্রিন্ট করে দিচ্ছি। পাশাপাশি মানুষদেরকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে নিরাপদ থাকতে করণীয়গুলো সম্পর্কেও সচেতন করছি।প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন স্থানে গিয়ে ইন্টারনেট সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের টিকার নিবন্ধন করে দেওয়ার পাশাপাশি টিকা কার্ডও বিনামূল্যে প্রিন্ট করে দিচ্ছে সেপনিল সুরক্ষা ক্যারাভান।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/884.csv b/Bangla_fin_news_articles/884.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ac7b34b21c33af6c1931897a5b3f932d980c0aab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/884.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +884,আসছে নতুন সৌর বিদ্যুাৎকেন্দ্র,2021-09-25,মাহবুব রনি,বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি বিশেষ বিধান আইনের আওতায় দেশে আরেকটি বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে। চুয়াডাঙ্গা জেলায় ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতার এ কেন্দ্রটি স্থাপন করবে সিঙ্গাপুরের একটি কোম্পানি। বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের এ প্রস্তাব ইতিমধ্যে অনুমোদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।বিদ্যুৎ বিভাগের সংশ্লিষ্ট নথি সূত্রে জানা যায় বেসরকারি খাতের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন নীতিমালার আওতায় নির্মাণ মালিকানা এবং পরিচালনের বিওও ভিত্তিতে দেশের চারটি স্থানে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। উৎপাদন শুরু হলে এগুলো থেকে নির্ধারিত দামে বিদ্যুত্ কিনে নেবে বাংলাদেশ বিদ্যুত্ উন্নয়ন বোর্ড পিডিবি। চট্টগ্রামের বারৈয়ারহাট চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলা নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহের ভালুকায় প্রতিটি ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতার এ কেন্দ্রগুলো নির্মাণের জন্য পিডিবি ২০১৮ সালে প্রস্তাব দেয়। ঐ বছরই এগুলোর স্পন্সর বা নির্মাতা খুঁজতে দরপত্র আহ্বান করা হয়। এগুলোর মধ্যে চুয়াডাঙ্গার প্রকল্পটির জন্য জমা পড়া দরপত্রগুলো অযোগ্য বিবেচিত হয়। সরকারি সৌরবিদ্যুৎ প্রথম যুক্ত হচ্ছে জাতীয় গ্রিডে প্রথম আলো ...পরে ২০১৯ সালের জুনে আবার দরপত্র আহ্বান করা হলে দুইটি দরপত্র পায় পিডিবি। এগুলোর মধ্যে একটি হলো সিঙ্গাপুরের কোম্পানি সাইকেলেক্ট এনার্জি এবং অপরটি হলো বাংলাদেশি দুইটি কোম্পানিজুলস পাওয়ার ও ডব্লিউএসি লজিস্টিকস এবং চীনা কোম্পানি জিয়াংসু ঝোংটিয়ান টেকনোলজির কনসোর্টিয়াম। মূল্যায়ন কমিটি দুই দরদাতাকেই অযোগ্য ঘোষণা করে। কিন্তু ২০২০ সালে সাইকেলেক্ট কিছু অভিযোগ এনে তাদের দরপত্র পুনর্মূল্যায়নের আবেদন করে। পিডিবি তাদের অভিযোগ আমলে নিয়ে চুয়াডাঙ্গা ১৩২৩৩ কেভি গ্রিড সাবস্টেশনের নিকটবর্তী প্রকল্প স্থান পরিদর্শন করে ১৭৫ দশমিক ৮৮ একর জমিতে সোলার বিদ্যুত্ কেন্দ্র স্থাপন করা যাবে বলে সুপারিশ প্রতিবেদন বিদ্যুত্ বিভাগে জমা দেয়।বিদ্যুত্ বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি পাওয়ার পর এখন সিঙ্গাপুরের কোম্পানি সাইকেলেক্টের প্রতিনিধির সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা চলছে। শিগগিরই সব প্রস্তুতিমূলক কাজ শেষ করে চূড়ান্ত দরপ্রস্তাব তৈরি করা হবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/885.csv b/Bangla_fin_news_articles/885.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34d8b8b242055467110016072204171cba59e338 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/885.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +885,ইকমার্সকে দুষ্টচক্রের কবল থেকে বাঁচানোর উপায় কী,2021-09-24,আর কে জ্যান,প্রযুক্তির উৎকর্ষের সঙ্গে সঙ্গে ব্যক্তিগত যোগাযোগ থেকে শুরু করে কেনাকাটাও চলছে এখন অনলাইনে। বিশেষত করোনাকালে সংক্রমণ থেকে বাঁচতে অনলাইন কেনাকাটায় স্বাস্থ্যসচেতন গ্রাহকদের আগ্রহ বেড়েছে। আর এই সময়ে এসে অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রসার বেড়েছে বহুগুণে। প্রচারপ্রসারের পাশাপাশি বেড়েছে কিছু কিছু ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের প্রতারণাও। গ্রাহকদের অভিযোগকোনো কোনো ইকমার্স প্রতিষ্ঠান সময়মতো পণ্য ডেলিভারি দেয় না। দিলেও একপণ্যের জায়গায় অন্য পণ্য দেয়। কখনো কখনো অর্ডার করা পণ্যের আংশিক সরবরাহ করে বাকি পণ্য দেয় না। এসব বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর হেল্পলাইনে অভিযোগ করলে উল্টো ভোক্তাকে হেনস্তার শিকার হতে হয়। সম্প্রতি এসব অনিয়মঅর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ইভ্যালির চেয়ারম্যান ও এমডিকে গ্রেফতারের পর ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি ক্রেতারা আস্থা হারাতে বসেছেন। তারা বলছেন দুষ্টচক্রের অসৎ উদ্দেশ্যের বলি হচ্ছে সম্ভাবনাময় এই খাত। দুষ্টচক্রের হাত থেকে ইকমার্স খাতকে রক্ষা করতে হলে এখনই উদ্যোগ নিতে হবে। সঙ্গে বাড়াতে হবে সরকারসহ সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও তদারকি। পণ্যের অর্ডার দিয়ে পণ্য পাননি মূল্য ফেরত পাননি এমন গ্রাহকদের একজন দৈনিক সময়ের আলোর ক্রীড়া প্রতিবেদক রাজু আহম্মেদ। তিনি ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে আমি একটি মোটর সাইকেল অর্ডার করি ইভ্যালিতে। নিয়মানুযায়ী তাদের ৪৫ দিনের মধ্যে আমার পণ্য সরবরাহের কথা ছিল। কিন্তু ৮ মাস পার হয়ে গেলেও আমার পণ্যটি আমি বুঝে পাইনি। তাহলে কী করে ইকমার্সে আস্থা থাকবেরাজধানীর একটি বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী মাসুদ রানা। বর্তমান যুগে নিজেকে আপডেট রাখতেই একটি স্মার্ট ঘড়ি কেনার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেন অনেক আগেই। তিনি বলেন ক্রয় ক্ষমতার বাইরে থাকায় কেনা হয়নি। একদিন ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেখি প্রায় অর্ধেক দামেই অনলাইনে কেনা যাচ্ছে সেই ঘড়ি। খোঁজ নিয়ে দেখলাম কয়েকজন হাতে পেয়েছেন। আরও কয়েকজন অর্ডার করেছেন। ৭ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে অর্ধেক দামে ঘড়ি পাওয়ার আশায় ১ হাজার ৬০০ টাকা জমা করে অর্ডার দিলাম। ৪৫ দিন দূরের কথা ৮ মাসেও মিলছে না সেই ঘড়ি। ইকমার্সে ভরসা করতে গিয়ে আস্থাই হারিয়ে ফেলেছি এখন। চাকরিজীবী খায়রুল ইসলাম বলেন রোজার ঈদের কেনাকাটার জন্য আগেই প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। অনলাইনে বিজ্ঞাপন দেখলাম একটি পণ্যের ৩ হাজার টাকায় কুপন কিনে ১০ হাজার টাকার কেনাকাটা করার সুযোগ পাওয়া যাবে। নিজের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকার কারণে ব্যক্তিগত অর্থের সঙ্গে বন্ধুর কাছ থেকে ৩ হাজার টাকা লোন করে এপ্রিল মাসে ৬ হাজার টাকা পরিশোধ করে ২টি কুপন কিনি। কিন্তু আজ পর্যন্ত কুপনের কোনো খোঁজ পাইনি। কয়েকবার যোগাযোগ করেছি সেই ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের অফিসে। প্রতিবারই তারা সময় চেয়েছে।তবে ইকমার্সে গ্রাহকের আস্থা ফেরাতে নতুন করে আইন না করে বা নিয়ন্ত্রক সংস্থা তৈরি না করে ভোক্তা অধিকার আইনকে সময়োপযোগী করার পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ অ্যাসেসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর। তিনি বলেন আমাদের যে ডিজিটাল কমার্স নির্দেশিকা আছে তা যদি প্রতিটি ইকমার্স প্রতিষ্ঠান প্রতিপালন করে তাহলে এই সেক্টরে গ্রাহকের আস্থা ফেরত আসবে। আর এটা পর্যবেক্ষণের জন্য একটা কমিটি করে দেওয়া যেতে পারে। তবে আমি কোনোভাবেই এই খাতের জন্য নতুন করে আইন বা নিয়ন্ত্রক সংস্থা করার পক্ষে না। কারণ এটাও স্বাভাবিক বাণিজ্যিক প্রক্রিয়ার মতোই। শুধু কেনাকাটার মাধ্যম আলাদা। তাই আমাদের যেই ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন আছে। সেটিকেই যদি পুনঃপর্যালোচনা করা হয়। সেখানে প্রয়োজনবোধে সময়োপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করে এই আইন হালনাগাদ করা হয় তাতেই সমস্যা সমাধান হতে পারে। ইভ্যালির রাসেলশামীমার বিরুদ্ধে আরেক মামলা ....ইভ্যালির সিওই মো. রাসেল ও তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটিরচেয়ারম্যানশামীমা নাসরীনবেসিস সভাপতি আরও বলেন গ্রাহকরা যদি ইকমার্স থেকে কেনাকাটা করার আগে তাদের পেমেন্ট ও ডেলিভারি সিস্টেম টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশন সম্পর্কে ভালো করে তথ্য যাচাই করে নেয় তাহলে প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে। আর যদি কেউ প্রতারিত হয়েই যান তাহলে ভোক্তা অধিকারে যেন সেই গ্রাহক অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ প্রমাণিত হলে অবশ্যই ওই প্রতিষ্ঠানকে শাস্তি দেওয়া হবে। তাহলেই গ্রাহকের আস্থা ফিরে আসবে।এছাড়া এই খাত সংশ্লিষ্টদের সচেতনতা আরও বাড়ানোর পরামর্শ দিয়ে আলমাস কবীর বলেন অনলাইনেই ভোক্তা অধিকারে অভিযোগ দায়ের করা অনেক সহজ। এছাড়া প্রতিটি ইকমার্সের ওয়েবসাইটে ভোক্তা অধিকারের হটলাইন নম্বরটি প্রদর্শন করা বাধ্যতামূলক করা যেতে পারে। আমি মনে এসব কার্যক্রম পরিচালনা করে গ্রাহকের আস্থা ফিরিয়ে আনা সম্ভব।ইকমার্স অ্যাসেসিয়েশন অব বাংলাদেশ ইক্যাবএর সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন ইকমার্সে গ্রাহকদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে ২২ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে ৬টি প্রস্তাব দিয়েছি। যেখানে লোকবল নিয়োগের মাধ্যমে সেন্ট্রাল ডিজিটাল কমার্স সেলকে আরও কার্যকর করার কথা ছিল। আরও বেশি লোকবল দিয়ে মনিটরিংয়ে বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছিল। ডিজিটাল কমার্সের আদলে যেন ডিজিটাল কমার্স সেলকে পরিচালনা করা হয়। এছাড়া এই এস্ক্রো সার্ভিস আরও দ্রুতগামী করতে হবে। গ্রাহকদের অভিযোগ জানানোর জন্য একটি সেন্ট্রাল মনিটরিং সেল গঠন করা। এর পাশাপাশি একটি লজিস্টিকস এগ্রিগেটর প্ল্যাটফর্ম করার প্রস্তাব দিয়েছি। যেটি ডাক বিভাগের আওতায় পরিচালনা করা হয়। তমাল আরও বলেন গ্রাহকদের আস্থা ফেরাতে আমাদের আরও বেশি প্রচার প্রচারণা করা উচিত। এই খাতের সব ইতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরে গ্রাহকরা যেন ইকমার্স থেকে কেনাকাটা করে না ঠকেন সেই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করা দরকার। যারা প্রতারণা করছে তাদের জন্য দেশের ভোক্তা অধিকার অধিদফতর আছে প্রতিযোগিতা কমিশন আছে তারা যদি প্রতারণা করেন দেশের প্রচলিত আইনে তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। তাহলেই গ্রাহকদের আস্থা ফিরে আসবে।ইকমার্সে কী করে গ্রাহকদের আস্থা ফিরবে এমন প্রশ্নের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাফিজুর রহমান ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন সম্প্রতি কিছু ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের হাতে বেশ কিছু গ্রাহক প্রতারিত হয়েছেন। আর প্রতারিত হলে সেই খাত থেকে আস্থা কমে যাবে এটাই স্বাভাবিক। আমরা গত ৪ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সম্পর্কে রিপোর্ট পাই ইভ্যালি সম্পর্কে। যেখানে তারা কী পরিমাণ গ্রাহক ও ভেন্ডরের কাছে দেনা আছে কী পরিমাণ সম্পদ আছে তার হিসাব দেওয়া আছে। এই প্রতিবেদন পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের মঙ্গে একটি জরুরি বৈঠক করি। ....বিক্ষোভে পুলিশের লাঠিচার্জঅতিরিক্ত সচিব আরও বলেন এরআগে ৩০ জুন একটি সার্কুলার জারি করা হয় যেখানে উল্লেখ করা হয় পণ্য ডেলিভারি না হওয়া পর্যন্ত পেমেন্ট গেটওয়ে থেকে ইকমার্স প্রতিষ্ঠানকে টাকা দেওয়া হবে না। এর ফলে পণ্য ডেলিভারি যেমন নিশ্চিত হবে তেমনি লেনদেনও নিরাপদ হবে।এদিকে বৃহস্পতিবার ২৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের একটি প্রতিনিধিদল বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের ২০২০২০২১ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন হস্তান্তর করতে যায়। এসময় রাষ্ট্রপতি বলেন ইকমার্স একটি সম্ভাবনাময় খাত। কিছু সংখ্যক লোকের কারণে এই খাতটি যেন শুরুতেই মুখ থুবড়ে না পড়ে সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক হতে হবে। এ খাতে প্রতারণাসহ ভোক্তার স্বার্থের জন্য ক্ষতিকর বিষয়গুলো চিহ্নিত করে কঠোর হস্তে দমন করতে হবে।এ সময় প্রতারণা বন্ধ করার কার্যকর উপায় বের করতে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনকে নির্দেশ দেন রাষ্ট্রপতি। ইত্তেফাকএনই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/886.csv b/Bangla_fin_news_articles/886.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..74ea60e489c27664a9b7e97de89d524bce110803 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/886.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +886,ধানমণ্ডিতে উদ্বোধন উপলক্ষে রবীন্দ্র সরোবরে পুমার ফ্যানাটিক ওয়াল,2021-09-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,১৯১৯ সাল। জার্মানির হের্জোগেনারক শহরে ছোট্ট ব্যবসা শুরু করে ডাসলার পরিবার। তৈরি হয় জুতো কিংবা স্নিকারসে তৈরির কারখানা গেব্রুইডার ডাসলার। নেপথ্যে ছিলেন দুই ভাই অ্যাডলফ এবং রুডলফ ডাসলার। এরপর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তীকালের কোন এক সময়ে দুই ভাইয়ের সম্পর্কে যেন কোথাও একটা চির ধরেছিল। যার জের ধরে ১৯৪৮ সালে ভেঙে গেল জার্মানির অন্যতম সংস্থা গেডা। তখন রুডলফ ডাসলার তৈরি করলেন বর্তমান বিশ্বের তৃতীয় গ্লোবাল স্পোর্টস ব্র্যান্ড পুমা।রুডলফ ডাসলারের পুমা এখন বিশ্বের তৃতীয় গ্লোবাল স্পোর্টস ব্র্যান্ড। বর্তমানে ১২০টির বেশি দেশে তাদের ব্যবসা রয়েছে। ডিবিএল গ্রুপের হাত ধরে ২০১৯ সালে রাজধানীর বনানী ১১ নাম্বারে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ফ্লাগশীপ স্টোর নিয়ে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করেছিল পুমা। বাংলাদেশে বিপুল জনপ্রিয়তা পাওয়ার ফলশ্রুতিতে ধানমণ্ডি ২৭ এ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে পুমার নতুন একটি ফ্লাগশীপ স্টোর।ধানমন্ডি ২৭ এর নতুন এই স্টোরটির কার্যক্রম উপলক্ষে মানুষের আগ্রহের শেষ নেই। এতমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাড়া ফেলেছে লাইফ স্ট্যাইল প্রেমীদের মধ্যে। পুমাও নিয়ে এসেছে দারুণ সব অফার ও আয়োজন। রাজধানীর ধানমন্ডির রবীন্দ্র সরোবরে পুমার ফ্যানাটিক ওয়াল স্থাপন করেছে পুমা।ফ্যানাটিক ওয়ালটিতে উঠে এসেছে রবীন্দ সরোবর ৮ নাম্বার ব্রীজ সহ ধানমন্ডির জনপ্রিয় স্থাপনা। আগামী ২৫ তারিখ পর্যন্ত এই ফ্যানাটিক ওয়ালটি রবীন্দ্র সরোবরে সবার জন্য প্রদর্শীত হবে। পুমা ফ্যানাটিক ওয়ালএর সাথে চলছে সেলফি কনটেস্টও যেখানে অংশ নিয়ে সুযোগ থাকছে পুমার ধানমন্ডি ২৭ ফ্যাগশীপ স্টোরে কেনাকাটায় ডিসকাউন্ট কুপন জেতার সুযোগ। সেলফি কনটেস্টে অংশ নিতে রবীন্দ্র সরোবরের ফ্যানাটিক ওয়ালের সাথে তুলতে হবে একটি সেলফি। ফ্যানাটিক ওয়ালে থাকা কিউআর কোড স্ক্যান করে পাওয়া যাবে একটি সাবমিশন লিংক সেখানে গিয়ে সেলফি আপলোড করে দিলেই থাকছে বিভিন্ন ধরনের ডিসকাউন্ট কুপন জেতার সুযোগ। উদ্বোধনের পর ডিসকাউন্ট কুপন নিয়ে ধানমন্ডি ২৭এর স্টোরে গিয়ে কেনাকাটা করা যাবে।ধানমন্ডি ২৭ এর এই নতুন স্টোরে স্পোর্টস স্পোর্টস স্টাইল এবং রানিং ট্রেনিং ও ফিটনেস লাইনআপের অধীনে থাকা পুমার সব পণ্যই পাওয়া যাবে । যার মধ্যে আছে নানা রকম জুতা টিশার্ট পোলো শার্ট ব্যাগ প্যাক ট্রাভেল ব্যাগ হাত ব্যাগ জ্যাকেট ক্যাপ স্পোর্টস ব্যাগ রানিং শু ওয়াকিং শু ইত্যাদি।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/887.csv b/Bangla_fin_news_articles/887.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1280c2269d7a74c4fa0ff5550cf2962f35762360 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/887.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +887,বিশ্বব্যাপী স্থিতিশীল খাদ্যব্যবস্থা গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রীর ৫ দফা সুপারিশ,2021-09-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার জন্য অধিক খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী একটি স্থিতিশীল খাদ্যব্যবস্থা গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে পাঁচ দফা সুপারিশ পেশ করেছেন।নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার ২৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ ফুড সিস্টেমস সামিট ২০২১ শীর্ষক ভার্চ্যুয়াল সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী এ ৫ দফা সুপারিশ পেশ করেছেন। এসময় তিনিবৈশ্বিক জোট ও অংশীদারত্ব গড়ে তোলার পাশাপাশি দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতার মাধ্যমে খাদ্যের অপচয় হ্রাসের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। সম্মেলনেপ্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন বর্তমানে বাংলাদেশের খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির হার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারকে ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশ খাদ্যঘাটতির দেশ থেকে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে উঠেছে।তিনি বলেন পর্যাপ্ত খাবার পাওয়ার অধিকার একটি মৌলিক অধিকার যা সকল নাগরিকের কল্যাণ ও স্বাস্থ্যের সাথে যুক্ত এবং বৈশ্বিক ব্যবস্থার সামাজিক অর্থনৈতিক রাজনৈতিক ও পরিবেশগত প্রভাব রয়েছে।৭৬ তম জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ইউএনজিএর উচ্চ পর্যায়ের সপ্তাহে বক্তৃতাকালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন যে খাদ্য নিরাপত্তা জলবায়ু পরিবর্তনের আন্তঃসংযুক্ত।পূর্বরেকর্ডকৃত বক্তৃতায় ২০৫০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জনসংখ্যা ১০ বিলিয়ন হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন এই অতিরিক্ত জনসংখ্যার জন্য আরও খাদ্য উৎপাদন করা অপরিহার্য।শেখ হাসিনা তার পরামর্শে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে কৃষি উন্নয়নের জন্য গবেষণা বিনিয়োগ ও উন্নত প্রযুক্তি বিনিময়ের ওপর জোর দেন।প্রধানমন্ত্রী বলেন টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা অর্জনের জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বর্ধিত তহবিল প্রয়োজন। শেখ হাসিনা টেকসই নিরাপত্তা অর্জনে প্রযুক্তি শেয়ারিংসহ জলবায়ুজনিত চরম ইভেন্টগুলোর সাথে অভিযোজনের জন্য প্রতিশ্রুত তহবিল ছাড়েরও পরামর্শ দেন।তিনি এ শীর্ষ সম্মেলনে আয়োজনে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য জাতিসংঘ মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন মহামারী পরবর্তী পুরুদ্ধার এবং স্থিতিশীল খাদ্য ব্যবস্থার মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য এসডিজি অর্জনে এই অনুষ্ঠানটি গুরুত্বপূর্ণ।প্রধানমন্ত্রী বলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশনায় প্রণীত কাংলাদেশের সংবিধানে খাদ্য ও পর্যাপ্ত পুষ্টিকে মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন আমরা এজেন্ডা ২০৩০ অর্জনে আমাদের জাতীয় নীতিমালা ও কর্মপরিকল্পনায় খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরকে একটি অন্তর্ভুক্ত হাতিয়ার হিসেবে সমন্বিত করেছি।শেখ হাসিনা বলেন অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা জাতীয় কৃষি নীতি২০১৮ জাতীয় খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নীতি২০২০ এবং এর কর্মপরিকল্পনা ২০২১২০৩০ দেশের খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরের প্রয়োজনীয়তাকে স্বীকৃতি দেয়। প্রধানমন্ত্রী জানান বর্তমানে আমাদের খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির হার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারকে ছাড়িয়ে গেছে ... আমরা খাদ্য ঘাটতির দেশ থেকে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে উঠেছি এবং আমরা দীর্ঘমেয়াদি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য কাজ করছি।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/888.csv b/Bangla_fin_news_articles/888.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aac3e2cdd1ad086042c7c9551625b4e82ab7216b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/888.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +888,‘শেয়ারবাজারে আমরা পাকিস্তানের থেকেও পিছিয়ে’,2021-09-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই চেয়ারম্যান মো. ইউনুসুর রহমান বলেন বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রভাগে রয়েছে সামাজিক খাত। সামাজিক খাতের অনেক সূচকেই আমরা আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলোকে বিশেষ করে পাকিস্তানকে অতিক্রম করেছি। কিছু সূচকে আমরা ভারতকেও অতিক্রম করেছি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য শেয়ারবাজারের ক্ষেত্রে আমরা ভারত থেকে অনেক বেশি এবং পাকিস্তান থেকেও কিছুটা পেছনে রয়েছি।বৃহস্পতিবার ২৩ সেপ্টেম্বরবিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের আইডিআরএ চেয়ারম্যান ড. এম মোশাররফ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাতে এ কথা বলেন তিনি। তার নেতৃত্বে ডিএসইর ৭ সদস্যের এক প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎকরে। ডিএসইর প্রতিনিধি দলে ছিলেন ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক আমিন ভূইয়া প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা এম. সাইফুর রহমান মজুমদার প্রোডাক্ট অ্যান্ড মার্কেট ডেভেলপমেন্টের প্রধান সৈয়দ আলআমিন রহমান পিআর প্রধান মো. শফিকুর রহমান কমপ্লায়েন্স অ্যান্ড মনিটরিং বিভাগের প্রধান শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া মার্কেট ডেভেলপমেন্ট বিভাগের সহকারী মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মুনিরুজ্জামান মিয়া।অনুষ্ঠানে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক আমিন ভূইয়া বলেন সামাজিক উন্নয়নে আমরা এগিয়ে থাকলেও অর্থনৈতিক উন্নয়নে কিছু ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি। সবার উদ্ভাবনী চিন্তাধারাকে কাজে লাগিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর আগেই আমরা শেয়ারবাজারের স্বার্থে অনেক কিছু করতে চাই।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/889.csv b/Bangla_fin_news_articles/889.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fe8eb2217955858ee3d3ecd31ca91951c3b928f7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/889.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +889,যাত্রার দ্বিতীয় বছরে ড্রাইভিল,2021-09-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,যাত্রা শুরুর দ্বিতীয় বছরে পা রাখলো আমেরিকান রাইডশেয়ারিং প্রতিষ্ঠান ড্রাইভিল। গত বছরের ৮ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। রাইডশেয়ারিংয়ের পাশাপাশি এই পথচলায় নতুন করে শুরু হয়েছে কুরিয়ার সেবা।কুরিয়ার সেবা ছাড়াও শিগগিরই আরও কিছু নতুন সেবা নিয়ে হাজির হতে যাচ্ছে এই মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি। তারই প্রেক্ষাপটে বাজারে ছাড়া হয়েছে ড্রাইভিল এর নতুন সুপার অ্যাপ ড্রাইভিল কানেক্ট। আ্যপটি আপাতত প্লেস্টোরে পাওয়া যাচ্ছে। তবে অ্যাপ স্টোরে আসতে আরও কিছুটা সময় লাগতে পারে বলেও জানা যায়।পণ্য ট্রাকিং থেকে শুরু করে সকল প্রকার সুবিধা নিয়ে এগিয়ে চলছে ড্রাইভিল কুরিয়ার। ফেব্রুয়ারিতে পরীক্ষামূলক ভাবে শুরু হওয়া ড্রাইভিল কুরিয়ার এখন পর্যন্ত এক লাখেরও বেশি পণ্য ডেলিভারি করতে সক্ষম হয়েছে। যার মোট লেনদেনের পরিমাণ ১৫ কোটিরও বেশি। খুব শিগগিরই নতুন বিনিয়োগকারী ড্রাইভিল এ যোগদান দিবে বলেও জানান প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং ড্রাইভিলএর প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মাদ ওয়াহিদ উজ্জ্বল।এখন পর্যন্ত ১০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি ড্রাইভিলে বিনিয়োগ করা হয়েছে বাংলাদেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং মেক্সিকোতে। শীঘ্রই মধ্যপ্রাচ্য শহরে ফুড অ্যাপস দিয়ে যাত্রা শুরু হতে যাচ্ছে ড্রাইভিলএর।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/89.csv b/Bangla_fin_news_articles/89.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cc48cb4b0fd899868d7c6aa5a3f78f2a70a06eb0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/89.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +89,ঈদের আগে শুক্র ও শনিবার ব্যাংক খোলা,2022-07-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদুল আজহার আগে তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিক কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের বেতনবোনাস ও অন্যান্য ভাতা পরিশোধের সুবিধার্থে শিল্পসংশ্লিষ্ট এলাকায় আগামী শুক্রবার ও শনিবার ব্যাংক খোলা থাকবে। গত রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ সাইট সুপারভিশন থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।এতে বলা হয়েছে আসন্ন ঈদুল আজহার আগে তৈরি পোশাক শিল্পসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক রপ্তানি বিল বিক্রয়ের এবং ঐ শিল্পে কর্মরত শ্রমিক কর্মচারী কর্মকর্তাদের বেতনবোনাস ও অন্যান্য ভাতাদি পরিশোধের সুবিধার্থে ঢাকা মহানগরী আশুলিয়া টঙ্গী গাজীপুর সাভার ভালুকা নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে অবস্হিত তপশিলি ব্যাংকের তৈরি পোশাক শিল্পসংশ্লিষ্ট শাখাগুলো পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ৮ ও ৯ জুলাই পূর্ণ দিবস খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হলো। ঐ দুই দিন বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্লিয়ারিং ব্যবস্থা চালু থাকবে। তবে ক্লিয়ারিং ব্যবস্থা সুষ্ঠুরূপে পরিচালনার স্বার্থে উল্লিখিত এলাকার বাইরে অবস্থিত কোনো ব্যাংক শাখার ওপর চেক দেওয়া যাবে না।প্রসঙ্গত আগামী ১০ জুলাই রবিবার সারা দেশে পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্যাপিত হবে। ঈদ উপলক্ষে আগামী ৯ ১০ ও ১১ জুলাই সরকারি সাধারণ ছুটি রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/890.csv b/Bangla_fin_news_articles/890.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8180e10efb6505bfd30324b14fefdcd8d1a6085d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/890.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +890,বিদেশভ্রমণে এনডোর্সমেন্ট সহজ করল কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2021-09-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদেশভ্রমণে এনডোর্সমেন্ট সহজ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে পাসপোর্টের মেয়াদ যত বছরের থাকবে তত বছরের জন্য একসঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রার এনডোর্সমেন্ট করা যাবে। অর্থাৎ যদি কারো পাসপোর্টের মেয়াদ পাঁচ বছর থাকে তাহলে তিনি পাঁচ বছরের জন্য একসঙ্গে ৬০ হাজার ডলার এনডোর্স করাতে পারবেন। তবে নিয়ম অনুযায়ী বছরে ১২ হাজার ডলারের বেশি খরচ করতে পারবেন না। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ এসংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে অনুমোদিত ডিলার এডি ব্যাংকসংশ্লিষ্ট নিবাসী বাংলাদেশি ব্যক্তির অনুকূলে তার পাসপোর্টের মেয়াদ থাকাকালীন আন্তর্জাতিক কার্ডে বৈদেশিক মুদ্রা ছাড় ও নির্ধারণ করতে পারবে। তবে এডি ব্যাংককে নির্দিষ্ট কয়েকটি শর্ত মেনে চলতে হবে।বলা হয়েছে বাৎসরিক সীমা ১২ হাজার মার্কিন ডলার অতিক্রম করতে পারবে না। ভ্রমণ কোটার অব্যবহূত অংশ পরবর্তী বছরে স্থানান্তর করা যাবে না। এছাড়া বিদেশে চাকরি ও ইমিগ্র্যান্ট হিসেবে কিংবা শিক্ষার জন্য বিদেশভ্রমণের ক্ষেত্রে পাসপোর্টের মেয়াদকালীন এনডোর্সমেন্ট করা যাবে না বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে। তবে সম্পূরক কার্ডধারী ব্যক্তি তার ভ্রমণ কোটার আওতায় এই সুবিধা পাবেন। বিদেশভ্রমণের ক্ষেত্রে জানুয়ারির ১ তারিখ থেকে ডিসেম্বরের ৩১ তারিখ পর্যন্ত ভ্রমণ কোটা প্রযোজ্য হয়ে থাকে। তবে নির্দিষ্ট ভ্রমণ পরবর্তী বছরের মধ্যে পড়লে ডিসেম্বরের ৩১ তারিখ সময় পর্যন্ত একটি কোটা এবং জানুয়ারির ১ তারিখ থেকে অন্য বছরের কোটা ব্যবহার করতে হবে।পাসপোর্টের মেয়াদ থাকাকালীন বৈদেশিক মুদ্রা ছাড় বা নির্ধারণের সুবিধা গ্রহণ করা না হলে কার্ডের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা ছাড়ের ক্ষেত্রে ঘটনাত্তর এনডোর্সমেন্ট করার সুবিধা প্রজ্ঞাপনে রাখা হয়েছে। আগামী রবিবারও ব্যাংক বন্ধ বেড়েছে লেনদেনের সময় ...যৌক্তিক কারণে কার্ডের মাধ্যমে ভ্রমণব্যয় বাৎসরিক কোটা সীমা অতিক্রম করলে ঐ অর্থ গ্রাহকের নিবাসী বৈদেশিক মুদ্রা হিসাবের স্থিতি দ্বারা সমন্বয়ের সুযোগ রাখা হয়েছে। এজাতীয় হিসাব না থাকলে পরবর্তী বছরের ভ্রমণ কোটার সঙ্গে সর্বোচ্চ ৫০০ মার্কিন ডলার সমন্বয় করা যাবে।পাসপোর্টের মেয়াদ থাকাকালীন বৈদেশিক মুদ্রা আন্তর্জাতিক কার্ডের মাধ্যমে ছাড়করণের সুবিধা বিদেশগামী যাত্রীদের ভ্রমণ সহজ করবে বলে মনে করেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বলেন বৈদেশিক লেনদেনব্যবস্থা প্রতিনিয়ত সময়োপযোগী করা হচ্ছে। নতুন নির্দেশনা ভ্রমণ খাতে বৈদেশিক মুদ্রা ছাড়করণ কার্যক্রম নমনীয় হবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/891.csv b/Bangla_fin_news_articles/891.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e453eb2c85f3ae148c019032fcfd05c7ed832e90 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/891.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +891,নিয়ম লঙ্ঘন করে এক ভিআইপি গ্রাহককে দেওয়া হয় সেই ১৯ কোটি টাকা,2021-09-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইউনিয়ন ব্যাংকের ভল্টের ১৯ কোটি টাকার হিসাব না মেলার ঘটনায় ব্যাংকটির গুলশান শাখার সংশ্লিষ্ট তিন কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ডিএমডি হাসান ইকবাল এ তথ্য জানান। তিনি বলেন ব্যাংকিং লেনদেন সময়ের পর এক ভিআইপি গ্রাহককে ঐ টাকা দেওয়া হয়েছিল। ব্যাংকিং নিয়মনীতির কিছুটা ব্যত্যয় হলেও এমন ঘটনা নতুন নয়। গ্রাহকব্যাংক সম্পর্কের ভিত্তিতে এমন লেনদেন হয়েছে বলে তিনি জানান। তবে সেই ভিআইপি গ্রাহক কে সে বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলেও তার কোনো জবাব ব্যাংকের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়নি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তদন্তের আওতা বাড়ল ...গত সোমবার ইসলামি ধারায় পরিচালিত বেসরকারি খাতের ইউনিয়ন ব্যাংকের গুলশান শাখায় পরিদর্শনে গিয়ে ব্যাংকটির ভল্টের হিসাবে গরমিল দেখতে পান বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা। কাগজপত্রে ঐ শাখার ভল্টে যে পরিমাণ টাকা থাকার তথ্য রয়েছে বাস্তবে তার চেয়ে প্রায় ১৯ কোটি টাকা কম পাওয়া যায়। শাখাটির নথিপত্রে দেখানো হয়েছে ভল্টে ৩১ কোটি টাকা রয়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা সেখানে গিয়ে গুনে পেয়েছেন ১২ কোটি টাকা। বাকি ১৯ কোটি টাকার ঘাটতি সম্পর্কে শাখাটির কর্মকর্তাদের কাছে জানতে চাওয়া হলে তাত্ক্ষণিক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শক দলকে যথাযথ কোনো জবাব দিতে পারেননি তারা।তবে ব্যাংকটির ডিএমডি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শক দলের উপস্থিতিতেই ১৯ কোটি টাকার হিসাব সমন্বয় করা হয়। এ ঘটনায় গতকাল ব্যাংকটির কাছে ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পাশাপাশি এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের খুঁজে বের করতে বলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন ইউনিয়ন ব্যাংকের কাছে আমরা ব্যাখ্যা জানতে চিঠি দিয়েছি। এখনো তারা উত্তর দেয়নি। তাদের জবাব পেলে নিয়ম অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা নেব।প্রসঙ্গত প্রতিদিন লেনদেনের শেষ ও শুরুতে ভল্টের টাকা মিলিয়ে রাখার দায়িত্ব ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সেকেন্ড অফিসার ও ক্যাশ ইনচার্জের। ভল্টে টাকার হিসাবে কোনো গরমিল হলে তা মিলিয়ে নেওয়ার দায়িত্ব এসব কর্মকর্তার। অনেক সময় হিসাবের ভুলে সামান্য টাকার গরমিল হতে পারে। তবে বড় অঙ্কের টাকার গরমিল হলে তা ফৌজদারি অপরাধ। এক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়। তবে অদৃশ্য কারণে এক্ষেত্রে কাউকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়নি। এমনকি থানায় কোনো সাধারণ ডায়ারিও করেনি ব্যাংকটি।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/892.csv b/Bangla_fin_news_articles/892.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4c280f217faaaa8fd21ecb29311342e39d8baa35 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/892.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +892,চট্টগ্রাম বন্দরে ফিরেছে ব্যস্ততা,2021-09-23,বিশেষ প্রতিনিধি,১৫ দফা দাবিতে সারা দেশে বাংলাদেশ কার্ভাড ভ্যানট্রাকপ্রাইমমুভার পণ্যপরিবহন মালিক অ্যাসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ ট্রাক চালক শ্রমিক ফেডারেশনের ডাকা ৭২ ঘণ্টার ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ কাভার্ড ভ্যানট্রাকপ্রাইমমুভার পণ্যপরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি আলহাজ মুকবুল আহমদ। তিনি বলেন দীর্ঘ সময়ের বৈঠকে আমরা সন্তুষ্ট হয়ে আমাদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার করলাম।বুধবার ২২ সেপ্টেম্বর দুপুরে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বাংলাদেশ ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান মালিকশ্রমিক ঐক্য পরিষদের নেতাদের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তারা এ কথা জানান।ধর্মঘট প্রত্যাহারের পর গতকাল বুধবার বিকাল থেকে বন্দরে প্রায় ৩৪ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘটের অবসান হয়। পণ্যবাহী ট্রাককাভার্ড ভ্যান ও কনটেইনারবাহী প্রাইম মুভারের আনাগোনায় সচল হয়েছে দেশের প্রধানতম সমুদ্রবন্দর। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য ডেলিভারি বাড়েনি ....বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন তারা মালিক ও শ্রমিকরা ১৫টি দাবিদাওয়া আমাদের কাছে পাঠিয়ে ছিলেন। তারা একটা কর্মসূচিও ৭২ ঘণ্টার কর্মবিরতি ডিক্লেয়ার করেছিলেন। সভায় আমরা তাদের দাবিদাওয়া শুনেছি। যে দাবিগুলো তাৎক্ষণিক বা এখনই করা উচিত বলে আমরা মনে করেছি সেগুলোর ক্ষেত্রে বলেছিআমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি। যেগুলো মনে করেছি সময় লাগবে আমাদের সচিব মহোদয়রা নোট নিয়েছেন এবং তাদের মন্ত্রণালয় থেকে সেগুলোর ব্যবস্থা নেবেন।এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ড্রাইভিং লাইসেন্স নিয়ে যেটি ছিল সেটার বিষয়ে বিআরটিএর চেয়ারম্যান একটি টাস্কফোর্স গঠন করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেটি সমাধান করবেন বলে জানান তিনি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন অন্য যে দাবিগুলো ছিল সেগুলো নিয়ে দীর্ঘ আলাপ হওয়ার পর তারা সন্তুষ্ট হয়েছেন বলে জানিয়েছেন। চট্টগ্রাম বন্দরের ১৩৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ ....বৈঠকে কাভার্ড ভ্যান ট্রাক প্রাইম মুভার পণ্যপরিবহনকারী মালিকশ্রমিক অ্যাসোসিয়েশনের ১৮ জন নেতা অংশ নেন। এছাড়া ছিলেন পুলিশের আইজিসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট সংস্থার কর্মকর্তারা।চট্টগ্রাম অফিস জানায় ধর্মঘট প্রত্যাহারের পর পণ্যবাহী ট্রাককাভার্ড ভ্যান ও কনটেইনারবাহী প্রাইম মুভারের আনাগোনায় সচল হয়েছে দেশের প্রধানতম সমুদ্রবন্দর। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক ইত্তেফাককে বলেন ঢাকায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সফল আলোচনার পর পরিবহন নেতারা ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন। এতে বন্দরের বিভিন্ন টার্মিনাল জেটি ও শেডের কার্যক্রম আবার স্বাভাবিক হয়। ধর্মঘট প্রত্যাহারের ফলে আমদানিকারক পোশাক রপ্তানিকারক সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট শিপিং এজেন্ট বার্থ অপারেটরসহ বন্দর ব্যবহারকারীসহ সংশ্লিষ্টদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে। কঠোর বিধিনিষেধেও সচল চট্টগ্রাম বন্দর ....মোটরযান মালিকদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া বর্ধিত আয়কর অবিলম্বে প্রত্যাহার করা যেসব চালক ভারী মোটরযান চালাচ্ছেন তাদের সবাইকে সহজ শর্তে এবং সরকারি ফির বিনিময়ে লাইসেন্স দেওয়া ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়নের ক্ষেত্রে পুনরায় হয়রানিমূলক ফিটনেস ও পরীক্ষা পদ্ধতি বাতিল সব শ্রেণির মোটরযানে নিয়োজিত শ্রমিকদের রেশন সুবিধার আওতায় আনা সব বন্দরে অবস্থিত ট্রান্সপোর্ট এজেন্সির মনোনীত প্রতিনিধি এবং সব ড্রাইভার ও সহকারীকে বন্দরে হয়রানিমুক্ত প্রবেশের সুবিধার্থে বার্ষিক নবায়নযোগ্য বায়োমেট্রিক স্মার্টকার্ড দেওয়া গাড়ির কাগজপত্র চেকিংয়ের জন্য নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণ করা যেখানে সেখানে গাড়ি চেকিং না করা এবং পুলিশের ঘুষ বাণিজ্যসহ ১৫ দফা দাবিতে গত মঙ্গলবার সকাল থেকে ৭২ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দেন পরিবহন নেতারা। ধর্মঘটের কারণে সারা দেশের মতো চট্টগ্রাম বন্দরেও কোনো পণ্যবাহী ট্রাক কাভার্ড ভ্যান প্রাইম মুভার প্রবেশ করতে বা বের হতে পারেনি। এতে বন্দরের ভেতরে ও বাইরের ১৯টি বেসরকারি কনটেইনার ডিপোতে অফডক কনটেইনার পরিবহন কার্যত বন্ধ হয়ে যায়।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/893.csv b/Bangla_fin_news_articles/893.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1322a514cd3ab4f7431c1b35a3ee6035d829fce1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/893.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +893,‘প্রতারিত গ্রাহকদের দায়িত্ব বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে নিতে হবে’,2021-09-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের ছাড়পত্র বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া হয়। ফলে প্রতারিত গ্রাহকরা যাতে অর্থ ফেরত পায় সে ব্যাপারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে দায়িত্ব নিতে হবে।বুধবার ২২ সেপ্টেম্বর সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ সব কথা বলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন যেহেতু ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের ছাড়পত্র এই মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া হয়। ফলে তাদের দায়িত্ব বেশি। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট অন্য প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বও আছে। প্রতারিত গ্রাহকরা যাতে তাদের অর্থ ফেরত পায় সে ব্যাপারে প্রাথমিকভাবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে দায়িত্ব নিতে হবে।এর আগে বুধবার ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতারণা অর্থ আত্মসাৎ ও অর্থপাচার বিষয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের দুই আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির পল্লব এবং মোহাম্মদ কাওছার। রিটের শুনানি শেষে ইভ্যালির কোনো সম্পত্তি বিক্রি বা হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে হাইকোর্ট।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/894.csv b/Bangla_fin_news_articles/894.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d6bcdef1ef0585336d25f3af064ae7df2020a607 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/894.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +894,পাঁচ বছরে দেশে এডিবির ঋণ ১ লাখ কোটি টাকা ছাড়াবে,2021-09-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশকে আরো সহায়তার অঙ্গীকার নিয়ে আগামী পাঁচ বছরের জন্য কান্ট্রি পার্টনারশিপ স্ট্রাটেজি সিপিএস প্রকাশ করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। বিগত পাঁচ বছরে বাংলাদেশকে ৯৬০ কোটি ডলার ৮১৬০০ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে সংস্থাটি। ২০২১ থেকে ২০২৫ মেয়াদে এই ঋণের আকার ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ কোটি ডলারে উন্নীত করা হবে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৮৫ হাজার কোটি টাকা থেকে ১ লাখ ২ হাজার কোটি টাকা। গতকাল মঙ্গলবার এডিবির সদরদপ্তর ম্যানিলা থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। মূলত অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার সঙ্গে সংগতি রেখে নতুন এই অর্থায়ন কৌশল নেওয়া হয়েছে। এবারের অর্থায়নে প্রতিযোগী সক্ষমতা বাড়ানো সবুজ প্রবৃদ্ধি এবং সামাজিক অন্তর্ভুক্তিতে জোর দেওয়া হয়েছে।এতে বলা হয়েছে আগামী পাঁচ বছরে বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে ২০৩১ সালের মধ্য উচ্চ মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার আকাঙ্ক্ষা পূরণে সহায়তা করবে এডিবি। করোনার ক্ষতি কাটিয়ে দ্রুত আর্থসামাজিক উন্নয়নেও ভূমিকা রাখবে সংস্থাটি।এ বিষয়ে এডিবির দক্ষিণ এশিয়ার মহাপরিচালক কেনিচি ইয়োকোয়ামা উল্লেখ করেন টেকসই প্রবৃদ্ধি এবং যথাযথ নীতি উদ্যোগের মাধ্যমে বাংলাদেশ উন্নয়নের ভালো সুফল পাচ্ছে। এখন এগিয়ে যাওয়ার জন্য শিল্প ও রপ্তানি পণ্যে বৈচিত্র্য প্রয়োজন। উত্পাদন ও রপ্তানি খাতে বহুমুখীকরণে বিশেষ করে কৃষিপণ্য তথ্যপ্রযুক্তি কারিগরি খাত হালকা প্রকৌশল ওষুধ পণ্যের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা বাড়াতে হবে। সেই সঙ্গে নতুন বাজার খুঁজতে হবে। কোভিডের প্রভাব কাটাতে দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং টেকসই কর্মসংস্থান তৈরি করতে হবে।এবারের সহায়তা কৌশলে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে সংস্থাটি। বিশেষ করে ব্যাংকিং খাতের উন্নয়ন ব্যবসা ও বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নতি এবং অর্থনীতিতে বহুমুখীকরণের কর্মসূচিতে বিনিয়োগ বাড়ানো হবে বলে জানানো হয়েছে। পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রভাব মোকাবিলা প্রশমন এবং দুর্যোগ ঝুঁকি মোকাবিলায় অগ্রাধিকার থাকবে।এডিবি উল্লেখ করেছে বাংলাদেশের দারিদ্র্য হ্রাসে এডিবির সহায়তা অব্যাহত থাকবে। সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে অর্থায়ন গ্রামীণ ও আঞ্চলিক উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়বে। গ্রামীণ অঞ্চলে স্বল্প খরচের আবাসন দরিদ্রদের স্বাস্থ্য ও শিক্ষায় সহায়তা অব্যাহত থাকবে। অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা অনুযায়ী আগামী পাঁচ বছরে দারিদ্র্যের হার ২০ দশমিক ৫ শতাশ থেকে ১৫ দশমিক ৬ শতাংশে নামিয়ে আনা এবং অতি দারিদ্র্যের হার সাড়ে ১০ শতাংশ থেকে ৭ দশমিক ৪ শতাংশে নামিয়ে আনতে এই সহায়তা কৌশল সহায়ক হবে বলে এডিবি উল্লেখ করেছে।উল্লেখ্য করোনা মোকাবিলায় ইতোমধ্যে ভ্যাক্সিন ক্রয়ে এডিবি ৯৪ কোটি ডলার ঋণ দিয়েছে। সরকারিভাবে ১০০ কোটি ডলার ৮৫০০ কোটি টাকা বাজেট সহায়তা চাওয়া হয়েছে এডিবির কাছে। এর মধ্যে ২৫ কোটি ডলার দেওয়া হয়েছে। আগামী ২০২১২০২৩ সালের মধ্যে বাকি সহায়তা দেওয়া হবে বলে এডিবি উল্লেখ করেছে।ইত্তেফাকএসএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/895.csv b/Bangla_fin_news_articles/895.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..766472c030ce29634989029727346177ada51ae8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/895.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +895,ফিরছে বিলুপ্তপ্রায় তিন জাতের মাছ,2021-09-22,মুন্না রায়হান ও মো আমিরুজ্জামান,এবার একসঙ্গে ফিরছে বিলুপ্তপ্রায় তিন প্রজাতির মাছ বটিয়া পুইয়া লইট্যা ট্যাংরা ও কুর্শা। ভোজনরসিক তো বটেই গবেষকদের জন্যও এটা কম আনন্দের নয়। নীলফামারীর সৈয়দপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ মৎসগবেষণা ইনস্টিটিউটের স্বাদুপানি উপকেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি বিলুপ্তপ্রায় মাছ তিনটির প্রজনন কৌশল উদ্ভাবন করেছেন। আর এর মধ্যে দিয়ে বিলুপ্তপ্রায় ৬৪ প্রজাতির মাছের মধ্যে ৩৪টি জাত ফিরে আসল।স্বাদুপানি উপকেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. খোন্দকার রশীদুল হাসানের নেতৃত্বে ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ইশতিয়াক হায়দার শওকত আহমেদ ও মালিহা হোসেন মৌ গবেষণায় অংশ নেন। বিজ্ঞানীরা জানান বিলুপ্তপ্রায় এই মাছগুলোর প্রজনন কৌশল উদ্ভাবনের জন্য তিস্তা রংপুরের চিকলী নদী নীলফামারীর বরাতি ও বুড়িখোরা নদী থেকে মা মাছ সংগ্রহ করা হয়। এরপর মাছগুলো থেকে বিশেষ কায়দায় ডিম ফুটিয়ে রেণু পোনা উত্পাদন করা হয়। তা উপকেন্দ্রের পুকুরে ছেড়ে বড় করা হয়। মাছ তিনটির মধ্যে বটিয়া পুইয়া এলাকাভেদে নাটোয়া খলই মুচরী বিলভারি ইত্যাদি নামে পরিচিত। সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার পাহাড়ি ছোট নদীতে এবং দিনাজপুর রংপুর ও ময়মনসিংহ জেলার ছোট নদীতে এ মাছটি পাওয়া যায়। পুইয়া মাছের ডিম ধারণক্ষমতা ৫ হাজার থেকে ৮ হাজার পর্যন্ত হয়ে থাকে। মাছটির প্রজননকাল মে থেকে আগস্ট। তবে সর্বোচ্চ প্রজননকাল জুন মাসে। লইট্যা ট্যাংরা হচ্ছে স্বাদু পানির আরেকটি সুস্বাদু মাছ। অঞ্চলভেদে এ মাছটি নদীর ট্যাংরা লইট্যা ট্যাংরা নামে পরিচিত। দেশের উত্তরপশ্চিম ও দক্ষিণপূর্বের জেলাগুলোতে স্বাদুপানির নদী ও সংযুক্ত জলাশয়ে বিশেষ করে বর্ষা ও শীত মৌসুমে এদের পাওয়া যায়। উত্তরাঞ্চলের নীলফামারী রংপুর ও দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন নদী যেমন তিস্তা বুড়িখোরা বারাতি চিকলী ও ভুসি নদীতে এ মাছ পাওয়া যায়। ২০২০ সালে প্রজনন মৌসুমে দেশে প্রথমবারের মতো কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে লইট্যা মাছের পোনা উত্পাদনে প্রাথমিক সফলতা অর্জিত হয়। প্রযুক্তিটি প্রমিতকরণের মাধ্যমে চলতি প্রজনন মৌসুমে তা চূড়ান্ত করা হয়। গবেষণায় দেখা গেছে একটি পরিপক্ব ২০৩০ গ্রাম ওজনের লইট্যা ট্যাংরার ডিম ধারণক্ষমতা ২৫ হাজার থেকে ৪০ হাজার পর্যন্ত হয়ে থাকে।কুর্শা মিঠাপানির একটি মাছ যা অঞ্চলভেদে কুর্শা খুর্শা বা কাতাল খুশি ইত্যাদি নামে পরিচিত। দেশের উত্তরাঞ্চলে মাছটি কুর্শা খুর্শা নামে পরিচিত। মিঠাপানির জলাশয় বিশেষ করে পাহাড়ি ঝরনা ও অগভীর স্বচ্ছ নদী এদের আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। মাছটি সুস্বাদু ও মানবদেহের জন্য উপকারী অনুপুষ্টি উত্পাদন সমৃদ্ধ। গবেষণায় দেখা গেছে একটি পরিপক্ব কুর্শা মাছের ডিম ধারণক্ষমতা ৫০ হাজার থেকে ৮০ হাজার পর্যন্ত হয়ে থাকে। মাছটির প্রজননকাল মে থেকে আগস্ট। তবে সর্বোচ্চ প্রজননকাল জুন মাসে।গবেষণা দলের প্রধান স্বাদুপানি উপকেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. খোন্দকার রশীদুল হাসান ও ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শওকত আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন নির্বিচারে মাছ নিধন বিশেষ করে নদীতে বানা ও কারেন্ট জাল দিয়ে মাছ জলাশয় শুকিয়ে মাছ ধরা কীটনাশক ব্যবহার ও জলবায়ুর নেতিবাচক প্রভাবে দেশি মাছগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। সুখবর হলো কৃত্রিম প্রজনন কৌশল উদ্ভাবনের মাধ্যমে মাছগুলো আবার ফিরিয়ে আনা হচ্ছে। দেশের মত্স্য খাতে এসব মাছ যথেষ্ট অবদান রাখবে বলে জানান তিনি।এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ মত্স্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ইয়াহিয়া মাহমুদ গতকাল ইত্তেফাককে বলেন নতুন করে তিনটিসহ ৩৪ প্রজাতির বিলুপ্তপ্রায় মাছে প্রজনন কৌশল উদ্ভাবন করেছি আমরা। এখনো ৩০ প্রজাতির মাছ বিলুপ্তপ্রায়। তবে আশা করছি বিলুপ্তপ্রায় সব মাছকেই আমরা ফিরিয়ে আনতে পারব।ইত্তেফাকএসএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/896.csv b/Bangla_fin_news_articles/896.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..44d7527cadb244bdac6035a485c8d982f03fb235 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/896.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +896,আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রশংসিত বাংলাদেশের রিং আইডি,2021-09-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রযুক্তিগত গবেষণা ও বিভিন্ন ফিচারের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রশংসিত হয়েছে বাংলাদেশের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম রিং আইডি। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের মধ্যে ডিজিটাল বাইবেল খ্যাত ফোর্বস বাজফেড ইয়াহু ফাইন্যান্স টেক কো ডিজিটাল জার্নাল আই ডিজিটাল টাইমস্ দ্য টেকনিউজ জুমইট আর্গাম আকবারিলিয়াম ও বারসাম উল্ল্যেখযোগ্য।ম্যাসেজিং ভয়েসকল ভিডিওকল ও নিউজফিড টাইমলাইন নিয়ে প্রাথমিক যাত্রাকালেই প্রায় ২৫০টিরও অধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রশংসিত হয় সামাজিক ব্যবসায়িক মূল ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। ২০১৪ সালে এর যাত্রা শুরু হলেও প্রযুক্তিগত গবেষণা ও বিভিন্ন ফিচার নিয়ে ২০০৮ সাল থেকে এর উদ্যোক্তাগণ কাজ করে যাচ্ছেন।রিং আইডি ডিজিটাল ক্ষেত্রে এমন প্রথম প্রযুক্তিগত প্রতিষ্ঠান যারা সিক্রেট চ্যাটের মতো স্বয়ংক্রিয়মুছনিয় খুদে বার্তা প্রযুক্তির সঙ্গে নেটিজেনদের পরিচয় করিয়ে দেয়। যে কারণে রিং আইডিকে স্ন্যাপচ্যাটের মতো বহুল জনপ্রিয় আন্তর্জাতিক একটি অ্যাপ থেকেও ব্যবহারকারীবান্ধব হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। একইসঙ্গে রিং আইডি বিশ্বে প্রথম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যারা ইন্টারেক্টিভ লাইভ ভিডিও প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয় বিশ্বকে। দুই বছরে ১০ লাখ ব্যবহারকারীর আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয় রিং আইডি এবং গুগল প্লেস্টোরের সর্বোচ্চ ডাউনলোডের শীর্ষ দশের তালিকার প্রথমদিকে স্থান করে নেয়।ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের নির্দেশিত রুপরেখা বাস্তবায়নের সহযোগী হিসেবে একটি পুর্ণাঙ্গ ডিজিটাল ইকোসিস্টেমে পরিণত করা হয় রিং আইডিকে যা প্রতিমুহূর্তে ক্রমবর্ধমান ও নিত্য পরিবর্তনশীল প্রযুক্তি সন্নিবেশন ঘটিয়ে চলেছে। যে কোনো ডিজিটাল অ্যাপ্লিকেশনেরই মূল লক্ষ্য থাকে ব্যবহারকারী যাতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে আকৃষ্ট হয় অ্যাপের প্রতি। আর রিং আইডির অন্যতম লক্ষ্য হলো ব্যবহারকারীর সামাজিক যোগাযোগের পাশাপাশি আয়ের সুযোগ তৈরি করে দেয়া। এসব কার্যক্রমের মধ্যে রিং আইডি এজেন্ট রিং আইডি অ্যাম্বাসেডর এবং রিং আইডি ব্রান্ড প্রোমোটার উল্লেখযোগ্য।কন্টেন্ট দেখা ও শেয়ার করা পণ্য বিক্রয় সেবা বিক্রয় কিংবা অন্যান্য প্রদত্ত কাজের সফল সমাপ্তির বিপরীতে রিং আইডি অ্যাপে ব্রান্ড প্রোমোটারের পৃথক হিসাব সংরক্ষিত রয়েছে। কমার্শিয়াল কন্টেন্ট ছাড়াও যে কোনো রাষ্ট্রীয়সামাজিক প্রচারণার ক্ষেত্রে ব্রান্ড প্রমোটারগণ গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম। যেমন রাষ্ট্রীয় জরুরি ঘোষণা পজেটিভ ও উন্নয়ন বার্তা গুজব প্রতিহত করা একইসঙ্গে সহিংসতা প্রশমন।প্রতিবছর দেশের বিপুল পরিমাণ অর্থ ২০২১ সালে সম্ভাব্য ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার শুধুমাত্র ডিজিটাল এডের নামে বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়ে যাচ্ছে অথচ এড বিজ্ঞাপন প্রদানকারী ও ভোক্তা উভয় পক্ষই আমাদের দেশের নাগরিক হলেও আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে ভিন দেশের তৃতীয় পক্ষ। আর এই অর্থ ডিজিটাল এড দেশের সীমানা অতিক্রম করতে না দেয়া এবং সে অর্থ থেকে ভোক্তাকে আংশিক প্রদানপূর্বক স্বদেশী অ্যাপ ব্যবহারে আগ্রহী করে তোলা ও আয়ের একটা ভিন্ন মাধ্যম তৈরি করাই রিং আইডির লক্ষ্য।২ কোটির বেশি ব্যবহারকারী নিয়ে রিং আইডি এখন এশিয়ার অন্যতম ডিজিটাল আকর্ষণ যা প্রতি মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ছে দেশ ও দেশের বাইরে। রিং আইডি সক্রিয় ও নিয়মিত ব্যবহারকারী তৈরিতে বদ্ধপরিকর হওয়ায় ইতোমধ্যে চারটি বহুজাতিক কোম্পানি ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যমানে এবং আগাম বিনিয়োগকারী হিসেবে হ্রাসকৃত মূল্যমান ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রিং আইডিতে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। যা চলমান রয়েছে এবং এর সফল সম্পাদন আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখার পাশাপাশি দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/897.csv b/Bangla_fin_news_articles/897.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ac57f392cecafa354a01d1a7da7e01880cfc2256 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/897.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +897,মুনাফা কমলো সঞ্চয়পত্রে,2021-09-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমিয়েছে সরকার। এদিকে সঞ্চয়পত্রে যার যত বেশি বিনিয়োগ থাকবে তার মুনাফার পরিমাণ তত কম। কিন্তু ১৫ লাখ টাকার কম বিনিয়োগের মুনাফা একই থাকছে।মঙ্গলবার ২১ সেপ্টেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে যারা নতুন করে সঞ্চয়পত্র কিনবেন শুধু তাদের জন্য পরিবর্তিত এই হার কার্যকর হবে। আগের কেনা সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর সেটি পুনঃবিনিয়োগ করলে তখন নতুন মুনাফার হার কার্যকর হবে। ব্যক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক উভয়ের জন্য নতুন এই মুনাফার হার প্রযোজ্য হবে। প্রজ্ঞাপন আরও বলা হয় পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে বর্তমানে মেয়াদ শেষে ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ মুনাফা পাওয়া যায়। নতুন নিয়মে যাদের এই সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ রয়েছে তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে। আর ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ থাকলে মুনাফার হার হবে সাড়ে ৯ শতাংশ।তিন মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে বর্তমানে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। সেটি এখন ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কমিয়ে করা হয়েছে ১০ শতাংশ। আর এই সঞ্চয়পত্রে যাদের বিনিয়োগ ৩০ লাখ টাকার বেশি তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ৯ শতাংশ হারে।অবসরভোগীদের জন্য নির্ধারিত পাঁচ বছর মেয়াদি পেনশনার সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে এত দিন ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ হারে মুনাফা পাওয়া যেত। এখন এই সঞ্চয়পত্রে যাদের বিনিয়োগ ১৫ লাখ টাকার বেশি তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে। আর ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ থাকলে এই হার হবে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ। দেশে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় পরিবার সঞ্চয়পত্র। পাঁচ বছর মেয়াদি এই সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ। এখন এই সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফার হার কমিয়ে করা হয়েছে সাড়ে ১০ শতাংশ। আর ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এই হার সাড়ে ৯ শতাংশ।ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের সাধারণ হিসাবে বর্তমানে মুনাফার সাড়ে ৭ শতাংশ এতে কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি।ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে তিন বছর মেয়াদি হিসাবে বর্তমানে মুনাফার হার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ। এখন ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফার হার হবে ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ। আর ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে হবে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/898.csv b/Bangla_fin_news_articles/898.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..09791db51b64cd15e1d5e658ec89d010a9680500 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/898.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +898,সৌদি ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান,2021-09-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সৌদি ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। রবিবার ১৯ সেপ্টেম্বর রাতে রিয়াদের ম্যারিয়ট হোটেলে বাংলাদেশ দূতাবাস কর্তৃক আয়োজিত সৌদিবাংলাদেশ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বিষয়ক এক আলোচনা সভায় এ আহ্বান জানান।সভায় সৌদি আরবের বিভিন্ন স্বনামধন্য ব্যবসায়ী চেম্বার প্রতিনিধি বিনিয়োগকারী ও স্থানীয় বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা যোগ দেন। সভায় বাংলাদেশ থেকে আগত উচ্চ পর্যায়ের সরকারি ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দল উপস্থিত ছিলেন। উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উচ্চ আয়ের দেশে উন্নীত করার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার। বিদেশী বিনিয়োগকারীদের জন্য সকল সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে। সালমান এফ রহমান বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণে বর্তমান সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ সমূহ বর্ণনা করেন। সৌদি বিনিয়োগকারীদের প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্ধারন করার প্রস্তাবও দেন তিনি। তিনি সৌদি ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান।সভায় সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বিপিএম বার সৌদি আরবের সাথে বাংলাদেশের চমৎকার বন্ধুর্তপূর্ণ সম্পর্কের কথা তুলে ধরে আগামী দিনে দুদেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।সভায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের সদস্য বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিডা এর নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বেজা এর নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন ও বাংলাদেশ সরকারিবেসরকারি অংশিদারীত্ব কর্তৃপক্ষ পিপিপিএ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সচিব সুলতানা আফরোজ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও বিনিয়োগ সুবিধা তুলে ধরে বক্তব্য প্রদান করেন।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/899.csv b/Bangla_fin_news_articles/899.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b2d11bfa5294163830261fc7db58edd1d3dfddc7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/899.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +899,ডিবিএল সিরামিকস বিজনেস কনফারেন্স অনুষ্ঠিত,2021-09-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সম্প্রতি গাজীপুরের একটি রিসোর্টে অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো ডিবিএল সিরামিকসএর বিজনেস কনফারেন্স। শ্রেষ্ঠত্বের পথে অবিরাম স্লোগানে এ কনফারেন্সে অংশ নিয়েছেন সারাদেশ থেকে আসা ডিবিএল সিরামিকসএর সকল ডিলারগণ। কনফারেন্সের দিনব্যাপী বর্ণিল আয়োজনে নানা কার্যক্রমে অংশ নেন ডিবিএল সিরামিকের ডিলারগণ ও সহকর্মীরা। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিবিএল গ্রুপএর ডিএমডি এম. এ. কাদের ডিবিএল সিরামিকসএর জিএম মোহাম্মদ বায়েজিদ বাশার এবং হেড অব সেলস এম আবু হাসিব রন।অনুষ্ঠানে ডিবিএল গ্রুপএর ডিএমডি এম. এ. কাদের বলেন সূচনালগ্ন থেকেই দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে কাজ করে চলেছে ডিবিএল গ্রুপ। ডিবিএল সিরামিকস তারই একটি প্রয়াস। ডিবিএল সিরামিকসএর স্টাইল গুণমান অ্যাডভান্সড টেকনোলোজি ও নির্ভরযোগ্য পারফর্মেন্স মানুষের আস্থা অর্জন করেছে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস সারাদেশের সম্মানিত ডিলারগণের নিরলস পরিশ্রমের ফসল আমাদের এই সফলতা।ডিবিএল সিরামিকস এর জিএম মোহাম্মদ বায়েজিদ বাশার বলেন আমাদের এবারের স্লোগান শ্রেষ্ঠত্বের পথে অবিরাম । আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি আপনারা এখন সবাই যেভাবে শ্রেষ্ঠত্বের পথে অবিচল আছেন সেভাবে সামনেও থাকবেন। ডিবিএল সিরামিকসএর প্রতি আপনাদের অগাধ আস্থা ও ভালোবাসা তারই প্রমাণ। আপনারাই আমাদের মুল চালিকা শক্তি। আপনারা যেভাবে শ্রম ও মেধা দিয়ে আমাদের এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।২০১৭ সাল থেকে ডিবিএল সিরামিকস বাহারি ও আধুনিক ডিজাইন এবং প্রিমিয়াম মানের সিরামিক টাইলস উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ করে আসছে। পাশাপাশি দেশকে আর্থসামাজিকভাবে উন্নত ও সমৃদ্ধশালী করার জন্যেও কাজ করছে। ভবিষ্যতে বিশ্বজুড়ে সেরা মানের টাইলস প্রদান নিশ্চিত করার লক্ষ্যকে সামনে রেখে নিজের পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করে চলছে ডিবিএল সিরামিকস।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/9.csv b/Bangla_fin_news_articles/9.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..37cb82df4458d329f9c951e9685c69bf5716a434 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/9.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +9,বাংলাদেশের পরিস্থিতি কখনো শ্রীলঙ্কার মতো হবে না,2022-08-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,থাইল্যান্ড থেকে প্রকাশিত ব্যাংকক পোস্ট এর এক প্রতিবেদনে সোমবার ১ আগস্ট বলা হয়েছে বাংলাদেশের পরিস্থিতি কখনো শ্রীলঙ্কার মতো হবেনা। প্রতিবেদনটি লিখেছেন তুলনামূলক ভারতের কর্ণাটকের গবেষক ও বিশ্লেষক জন রোজারিও। প্রতিবেদনে তিনি বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির তুলনামূলক বিচার করেছেন। এতে তিনি উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে কিছুটা চাপে থাকলেও শ্রীলঙ্কার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নাই।শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বিপর্যয় গত কয়েক মাস ধরে আলোচনায়। এই আলোচনার মধ্যে বিশ্লেষকরা বিকাশমান অর্থনীতির দেশগুলোতে একই সঙ্গে সংকট খুঁজছেন।বাংলাদেশের মতো এমন অর্থনীতির কয়েকটি দেশকে অন্যদের সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে যে গুলোতে একটি ঋণ সংকট বা খারাপ পরিস্থিতি হয়তো দেখা দিতে পারে।ব্লুমবার্গের তথ্যের ভিত্তিতে ভিজুয়াল ক্যাপিটালিস্ট সম্প্রতি ঋণ ঝুঁকিতে থাকা ২৫টি দেশের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। রাশিয়া জাম্বিয়া সারিনেম লেবানন ও কয়েকটি দেশ ইতোমধ্যে ঋণ পরিশোধে পিছিয়ে রয়েছে। দেউলিয়া হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে বেলারুশ। ১২টি অপর দেশ মূল্যস্ফীতি ঋণ ও উচ্চ ঋণ ব্যয়ের তালিকায় রয়েছে। এগুলো হলো আর্জেন্টিনা ইউক্রেন তিউনিসিয়া ঘানা মিসর কেনিয়া ইথিওপিয়া এল সালভাদর পাকিস্তাান বেলারুশ ও ইকুয়েডর। এই তালিকায় নেই বাংলাদেশ।কারণ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী ও গতিশীল নেতৃত্বের চ্যালেঞ্জ রয়েছে। কিন্তু কর্তৃপক্ষ অর্থনীতিকে সমান গতিতে রাখতে পদক্ষেপ নিয়েছে। সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফর সীমিত করা হয়েছে মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মূল্য কমানো হয়েছে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্সে নগদ উপহার দেওয়া হচ্ছে বিলাসবহুল পণ্যে করারোপ করা হয়েছে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ গড়ে তুলতে। যার ফলে আমদানির চাহিদা সহজে মেটানো যায়। এরই মধ্যে সরকার রফতানি বৃদ্ধি এবং আমদানি কমানোর নীতি নিয়েছে অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে সহযোগিতায়।অর্থনীতিতে কোভিড১৯ মহামারির প্রভাব যা রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধে আরও প্রসারিত হয়েছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই। বৈশ্বিক সংকট বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোর পরিস্থিতি আরও কঠিন করে তুলেছে রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধ।অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে সহযোগিতায় দেশটিকে অবশ্যই রফতানিআমদানি অনুপাতের উন্নতির সঙ্গে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণকে সমান অগ্রাধিকার দিতে হবে।যদিও ন্যূনতম তিন মাসের চেয়ে বেশি দিন আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো পর্যাপ্ত বৈদেশিক রিজার্ভ রয়েছে। অর্থনৈতিক অবস্থা আরও দুর্বল হলে রিজার্ভের অবক্ষয় উদ্বেগের কারণ হতে পারে। অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ ও পুনরুদ্ধারে একটি ব্যাপক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বাজেট ব্যবস্থাপনার সব স্তরে কৌশলগত হস্তক্ষেপ গ্রহণ প্রয়োজন।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যয় কমানোর ওপর গুরুত্বারোপ করে আসছেন। মন্ত্রী ও বিভাগগুলোকে পরামর্শ দিচ্ছেন কীভাবে বিদেশ গমনের ব্যয় ছাড়াই উন্নয়ন প্রকল্প চালিয়ে যাওয়া সম্ভব। দেশবাসীকে জ্বালানি ও বিদ্যূৎ সাশ্রয়ের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন যাতে দেশে কোন প্রকার সংকট দেখা না দেয়।অর্থনীতির ওপর চাপ কমাতে তিনি শুধু গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন এবং কম গুররুপূর্ণ প্রকল্পগুলো স্থগিতের ওপর গুরুত্বারোপ করতে জোর দিয়েছেন।বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগিতা সংস্থাগুলোও বারবার বলে আসছে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বাংলাদেশের পরিস্থিতির তুলনা করার যৌক্তিক কোনও কারণ নেই।প্রথমত শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি প্রধানভাবে পর্যটনের ওপর নির্ভরশীল। মহামারির কারণে এই খাতে ধস নামে। এর ফলে দেশটির রিজার্ভ কমতে শুরু করে। রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের কারণে আমদানিকৃত জ্বালানি ও ভোগ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির কারণে রিজার্ভ একেবারেই কমে যায়। গুরুত্বপূর্ণ আমদানি প্রায় একসঙ্গে স্থগিত করা হয়। জনগণের মধ্যে ক্ষোভ জন্ম দেয় এবং ক্ষোভ বিস্ফোরিত হয় ও পদত্যাগ করেন প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসে।বিপরীতে বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল স্তম্ভ হলো গার্মেন্টস এবং বিদেশ থেকে পাঠানো বাংলাদেশি কর্মীদের রেমিট্যান্স। দক্ষিণ এশিয়ার অপর দেশগুলোর তুলনায় দেশটির বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ অনেক বেশি শক্তিশালী।মহামারির শুরুর দিকে অনেকেই আশঙ্কা করেছিলেন যে অনেক প্রবাসী কাজ হারানোর ফলে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমবে। যদিও সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার সফলতায় অনেক বাংলাদেশি বিদেশে তাদের কর্মক্ষেত্রে ফিরেছেন এবং প্রাকমহামারি সময়ের হারে দেশে টাকা পাঠাচ্ছেন।শ্রীলঙ্কায় জনগণের ব্যাপক ক্ষোভের আরেকটি বড় কারণ ছিল ক্ষমতাসীন রাজাপাকসের পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যদের ব্যাপক দুর্নীতি। বাংলাদেশেও দুর্নীতি একটি ইস্যু হলেও এখন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে এমন কোনও অভিযোগ ওঠেনি। এর ফলে এটি নিশ্চিতভাবে বলা যায় অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশে শ্রীলঙ্কার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার একেবারে কোনও সম্ভাবনাই নেই।মহামারি পরবর্তী সময়ে দেশটির গতি দেখলে জানা যায় সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে কিছু আর্থিক সংস্কার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।তবুও স্বল্পমেয়াদি কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ছে মূল্যস্ফীতির চাপ বেড়েছে মহামারির দুই বছরে মন্থর গতির কারণে রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলারের কমে নেমে এসেছে এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং জ্বালানির মূল্য সহনশীল রাখতে সরকার চাপে রয়েছে। কিন্তু সাময়িক সংকট মোকাবিলায় সরকারের উদ্যোগ কার্যকর হওয়া উচিত।সংকট মোকাবিলায় সরকার সাশ্রয়ী নীতি গ্রহণ করেছে। বাস্তবে এছাড়া কোনও উপায় নেই। রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব যতদিন থাকবে ততদিন মিতব্যয়ী হতে হবে।অর্থনীতির নিরিখে সাধারণ ধারণা হলো কোনও দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের জিডিপি ৭০ শতাংশ বৈদেশিক ঋণ ব্যবস্থাপনাযোগ্য এবং অর্থনৈতিক দুরাবস্থার ঝুঁকি কম। বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ জিডিপির ৪৪ শতাংশ। যদিও বৈদেশিক ঋণ ২১.৮ শতাংশ বৃদ্ধি বৈশ্বিক নিম্নমুখিতায় আমদানি ব্যয় বেড়েছে ৪৪ শতাংশ বৃদ্ধি এবং রিজার্ভ কমে যাওয়ার পরও বাংলাদেশ এখনও বিশ্বের ৪১তম বৃহত্তম অর্থনীতি। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির ৫০টি দেশের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে শুধু বাংলাদেশ ও ভারত রয়েছে।রিজার্ভের কথা বলতে গেলে ৪০ বিলিয়ন ডলার কম মনে হলেও মনে রাখতে হবে যে বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের সময়ের তুলনায় তা এখন দ্বিগুণ। ওই সময় তিন মাস আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো রিজার্ভ ছিল। অথচ এখন রয়েছে সাত মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো রিজার্ভ।সংকটকালে আমরা নিজেরা যেমন পরিবারের ব্যয় কমাই দেশকেও ব্যয় কমাতে হয়। শ্রীলঙ্কা নিজের সামর্থ্যরে চেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছে। ভুল নীতির কারণে শস্যের উৎপাদন হ্রাস পেয়েছে। এ ধরনের এমন কোনও সংকট নেই বাংলাদেশে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/90.csv b/Bangla_fin_news_articles/90.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..38095c037afada061120f065cbb7da8f5cf0304b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/90.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +90,বাড়ছে বাণিজ্য ঘাটতি,2022-07-05,রেজাউল হক কৌশিক,করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পর রপ্তানি কমে গিয়েছিল। একই সঙ্গে সে সময় কমেছিল আমদানির পরিমাণও। তাতে কমে এসেছিল বাণিজ্য ঘাটতি। সম্প্রতি আবার বাণিজ্য ঘাটতি বাড়তে শুরু করেছে। চলতি অর্থবছরের ২০২১২২ প্রথম ১১ মাস জুলাই থেকে মে পর্যন্ত সময়ে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৮২ কোটি ডলার বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২ লাখ ৮৭ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্য উঠে এসেছে। বাণিজ্য ঘাটতি বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন রপ্তানি আয় যেভাবে বাড়ার কথা সেভাবে বাড়েনি। করোনার কারণে বিশ্ববাজারে পণ্যের চাহিদা অনেক কমে গেছে। করোনার সময় আমদানি ব্যয় কমলেও আবার বাড়তে শুরু করেছে। এতে বাণিজ্য ঘাটতি ভবিষ্যতে আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করেন তিনি। প্রতিবেদনে দেখা গেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্যমতে চলতি ২০২১২০২২ অর্থবছরের আট মাসে জুলাই থেকে মে পণ্য বাণিজ্যে বাংলাদেশের ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৮১ কোটি ৬০ লাখ ডলার যা আগের অর্থবছরের ২০২০২১ প্রথম ১১ মাসে ছিল ২ হাজার ৭০ কোটি ডলার। গত অর্থবছরের পুরো সময়ে বাণিজ্য ঘাটতি ছিল ২ হাজার ২৮০ কোটি ডলার। দেশের আমদানির তুলনায় পণ্য রপ্তানি কম হওয়ায় বরাবরই বাণিজ্য ঘাটতি থাকে। করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে আসায় চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই আমদানিরপ্তানিতে ভালো প্রবৃদ্ধি রয়েছে। তবে রপ্তানির তুলনায় আমদানিতে বেশি প্রবৃদ্ধি থাকায় বাণিজ্য ঘাটতি বেড়েছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা। ২০২১২০২২ অর্থবছরের পুরো সময়ে রপ্তানি বেড়েছে ৩৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ। রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৫ হাজার ২০৮ কোটি ডলার বা ৫২ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলার। আর এই সময়ে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ ২১ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ১১ শতাংশ কম। চলতি বছরের প্রথম ১১ মাসে আমদানি বেড়েছে ৩৯ শতাংশ। এই সময়ে পণ্য আমদানির পেছনে ব্যয় হয়েছে ৬ হাজার ৮৬৭ কোটি ডলার। চলতি হিসাবে ভারসাম্যে কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স ঘাটতি চলতি হিসাবে ভারসাম্যে কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স বড় ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ। গেল অর্থবছরের ১১ মাসে এই ঘাটতির ঋণাত্মক পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৭২৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার। আগের অর্থবছরে একই সময়ে ঘাটতি ছিল ২৭৮ কোটি ৩০ লাখ ডলার। সামগ্রিক লেনেদেনে ঘাটতি ৪ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার সামগ্রিক লেনদেনে ওভারঅল ব্যাল্যান্স ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৩০ কোটি ডলার যা গত অর্থবছরের একই সময়ে এই সূচকে ৮৫২ কোটি ডলারের উদ্বৃত্ত ছিল। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী জুলাই থেকে মে পর্যন্ত দেশে ১ হাজার ৯৭৯ কোটি ৫০ লাখ ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে এসেছে যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৫ দশমিক ২৫ শতাংশ কম। গত অর্থবছরে একই সময় এসেছিল ২ হাজার ২৮৩ কোটি ৭০ লাখ ডলার। এফডিআই বেড়েছে ৩৬ দশমিক ৪৭ শতাংশ দেশে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ এফডিআই বাড়ছে। ২০২০২১ অর্থবছরের জুলাইমে সময়ে ৩১৩ কোটি ডলারের এফডিআই পেয়েছিল বাংলাদেশ। গেল অর্থবছরের একই সময়ে তা বেড়ে ৪২৭ কোটি ডলারে পৌঁছেছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে সরাসরি মোট যে বিদেশি বিনিয়োগ আসে তা থেকে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান মুনাফার অর্থ নিয়ে যাওয়ার পর যা অবশিষ্ট থাকে সেটিই নিট এফডিআই। আলোচিত সময়ে নিট বিদেশি বিনিয়োগও আগের বছরের চেয়ে ৫৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেড়ে ২০৫ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। গত বছর একই সময়ে নিট বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ১২৮ কোটি কোটি ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/900.csv b/Bangla_fin_news_articles/900.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ca11e8e551ebb9309e14e351cbf2cd16b1ecde9e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/900.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +900,‘উন্নত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তি খাতের বিকাশ’,2021-09-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের টেক জায়ান্ট খ্যাত ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম মুর্শেদ বলেছেন বর্তমান সরকারের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করা। সোমবার ২০ সেপ্টেম্বর সুইজারল্যান্ডের জুরিখ শহরের দি ডলডার গ্র্যান্ড হোটেলের বলরুমে অনুষ্ঠিত রোড শোর প্রথম দিনের সমাপনী অধিবেশনে ধন্যবাদ জ্ঞাপনকালে তিনি এ কথা বলেন।তিনি বলেন বর্তমান সরকারের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করা। এর জন্য গবেষণা ও উন্নয়ন খাতের পাশাপাশি প্রয়োজন ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তি শিল্পখাতের বিকাশ। আর এ খাতে ওয়ালটন বাংলাদেশের শীর্ষ ব্র্যান্ড ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট। বিশ্বের ৪০টিরও বেশি দেশে ওয়ালটন পণ্য রফতানি হচ্ছে। বর্তমান সরকারের দেওয়া অবকাঠামোগত সুবিধা ও নীতিগত সহায়তা কাজে লাগিয়ে ওয়ালটন এখন গ্লোবাল ব্র্যান্ড।রোড শোতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতউলইসলাম বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালি চুয়ার্ড অর্থ বিভাগের সিনিয়র সেক্রেটারি আব্দুর রউফ তালুকদার আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সেক্রেটারি এন এম জিয়াউল আলম বেপজার এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. নজরুল ইসলাম বিএসইসি কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহম্মেদ চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান আসিফ ইবরাহিম প্রমুখ।গোলাম মুর্শেদ আরও বলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিল্পোসমৃদ্ধ এবং অর্থনৈতিকভাবে উন্নত এক সোনার বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন। তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলস শ্রম দূরদৃষ্টি প্রজ্ঞা ও মেধায় বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিচ্ছেন। জিডিপি বৃদ্ধি দারিদ্র দূরীকরণ জীবনমান উন্নয়ণ শিক্ষার হার বৃদ্ধি নারীর ক্ষমতায়ণ বৈদেশিক মুদ্রার যোগান বৃদ্ধি স্থিতিশীল পুঁজিবাজার রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অবকাঠামো ও নীতিগত উন্নয়নসহ অসংখ্য ক্ষেত্রে বাংলাদেশ দারুণ সফলতা দেখাচ্ছে। অফুরন্ত সম্ভাবনার বাংলাদেশে সবাইকে আমন্ত্রণ।বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বিনিয়োগ সুযোগসুবিধা এবং উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের চিত্র তুলে ধরে দেশিবিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দি রাইজ অব বেঙ্গল টাইগার পটেনশিয়ালস অব ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ইন বাংলাদেশ শীর্ষক রোড শো করছে বিএসইসি। এর আগে দুবাই এবং যুক্তরাষ্ট্রের চারটি শহরে রোড শো হয়েছে। সুইজারল্যান্ডের পর পর্যায়ক্রমে লন্ডন রাশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও বিএসইসির রোড শো হবে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/901.csv b/Bangla_fin_news_articles/901.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ac2e9274f09939870420554c915000c3ff8d5ec1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/901.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +901,‘শিগগিরই দেশে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের প্রধান উৎস হবে পুঁজিবাজার’,2021-09-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পুঁজিবাজার শিগগিরই বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের প্রধান উৎস হিসেবে আবির্ভূত হবে বলে মন্তব্য করেছেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। সোমবার ২০ সেপ্টেম্বর সুইজারল্যান্ডের জুরিখের এক হোটেলে দ্য রাইজ অব বেঙ্গল টাইগার পটেনশিয়ালস অব বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেটস শীর্ষক রোডশোএ বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের ওপর প্রথম বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।তিনি বলেন বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সামষ্টিক ও ব্যষ্টিক অর্থনীতির মাঝে চমৎকার ভারসাম্য বিরাজ করছে । এর অর্থ আমরা ঠিক পথেই এগোচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা বাংলাদেশকে উন্নয়নের একটি নির্দিষ্ট স্তরে নিয়ে আসতে পেরেছি। এ সময় উপস্থিত ইউরোপীয় বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের আহ্বান করে তিনি বলেন বাংলাদেশে ভ্রমণ করলে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলেই আপনারা বুঝতে পারবেন সেখানে কেমন পরিবর্তন হয়েছে। বাংলাদেশে কাজ করলেই বোঝা যাবে যে এই পরিবর্তনের নেতৃত্বে আছে আমাদের বেসরকারি খাত। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে রাজনৈতিকভাবে স্থিতিশীল বাংলাদেশ ঝুঁকিহীন বিনিয়োগে একটি নির্ভরযোগ্য নাম। আমাদের অর্থনীতি এই সময়জুড়ে দুর্দান্ত সাফল্য লাভ করেছে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালি শিউআখ্ তার দেশের বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশ্যে বলেন বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান বিস্তৃত অর্থনীতি ১৬.৮ কোটি মানুষ বিশাল তরুণ জনগোষ্ঠী প্রতিভাবান উদ্যোক্তাদের দিকে ভালো করে দেখুন ভেবে দেখুন কিভাবে এই অসাধারণ সফলতার গল্পে বিনিয়োগের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট হতে পারেন।পুজিঁবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াতউলইসলাম তার শুভেচ্ছা বক্তব্যে বলেন আমাদের একটি প্রশিক্ষিত এবং শিক্ষিত শ্রমশক্তি আছে আমাদের সরকার খুবই ব্যবসাবান্ধব আমাদের অনুকূল পরিবেশ আছে। এজন্য বাংলাদেশ সরকার আজ আপনাদের আমন্ত্রণ জানাতে এসেছে আমরা আপনাদের সাথে কাজ করতে চাই আমরা চাই আপনারা আপনাদের প্রযুক্তিগত এবং উদ্ভাবনী সম্পদ নিয়ে বাংলাদেশে আসুন। বাংলাদেশের সাথে কাজ করলে আমাদের উভয় পক্ষের জন্যই তা লাভজনক হবে বলে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।সম্মেলনে অনাবাসী বাংলাদেশি এবং বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক এবং স্বতন্ত্র বিনিয়োগকারী এবং ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল তাদের সঙ্গে আলোচনা ও মতবিনিময় করেছে এবং বাংলাদেশে শক্তিশালী অর্থনৈতিক বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগের সম্ভাবনা প্রদর্শন করেছেন বিশেষ করে সংস্কারকৃত পুঁজিবাজারে বিপুল সুযোগ এবং বিনিয়োগকে সহজতর করার জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন বিষয়ে তারা আলোকপাত করেন। অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম পিএএ বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. নজরুল ইসলাম এসপিপি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য মো. আলমগীর হোসেন এবং বেসরকারি খাতের নেতৃবৃন্দ শীর্ষ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে অংশ নেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/902.csv b/Bangla_fin_news_articles/902.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..52aa6b76b61798f37374f095431ecc40fea17d49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/902.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +902,করোনা মহামারিতে উদ্যোক্তাদের পাশে ব্র্যাক ব্যাংক ও এসএমই ফাউন্ডেশন,2021-09-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা মহামারির ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে কুটির অতিক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ও মাঝারি সিএমএসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য দ্বিতীয় দফা প্রণোদনার আওতায় সহজ ঋণ প্রদানের লক্ষ্যে ব্র্যাক ব্যাংক এবং এসএমই ফাউন্ডেশন চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।এসএমই ফাউন্ডেশন অংশীদার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ২০০ দুইশত কোটি টাকা বরাদ্দ দিবে। ২০০ কোটি টাকার এই তহবিল থেকে ব্র্যাক ব্যাংক ৪ হারে উদ্যোক্তাদের মাঝে ৫০ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করবে। এর আগে প্রথম দফা প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় এসএমই ফাউন্ডেশনের ১০০ কোটি টাকার তহবিল থেকে ব্র্যাক ব্যাংক সফলতার সাথে ৪০ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ সম্পন্ন করেছিল।১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ এসএমই ফাউন্ডেশন এর অংশীদার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারেরপরিকল্পনামন্ত্রীএম এ মান্নান শিল্প প্রতিমন্ত্রীকামাল আহমেদ মজুমদারআইসিটি প্রতিমন্ত্রীজুনাইদ আহমেদ পলক এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন ডঃ মোঃ মাসুদুর রহমান এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডঃ মোঃ মফিজুর রহমান।ব্র্যাক ব্যাংক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাসেলিম রেজা ফরহাদ হোসেন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এবং ব্যাংকের পক্ষ থেকে এসএমই ফাউন্ডেশনের সাথে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। ব্র্যাক ব্যাংক এর উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও এসএমই ব্যাংকিং বিভাগের প্রধানসৈয়দ আব্দুল মোমেন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী ও উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়াও এসএমই ফাউন্ডেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এ প্রণোদনার এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা ফরহাদ হোসেন বলেন প্রান্তিক ও তৃণমূল পর্যায়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সহজ অর্থায়ন নিশ্চিত করতে ব্র্যাক ব্যাংক দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। করোনা মহামারির প্রেক্ষিতে উদ্যোক্তাদের সহায়তায় আমরা আমাদের কার্যক্রম আরও জোরদার করেছি। আমরা মনে করি ভর্তুকিসহ ঋণ বিতরণের ফলে এসএমই খাতে প্রাণ ফিরে আসবে এবং উৎপাদনক্ষমতা মহামারি পূর্বের পর্যায়ে ফিরে যাবে।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/903.csv b/Bangla_fin_news_articles/903.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..130fc57f8e2c83dfe2c45da1e5ff02b6c6668e7d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/903.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +903,সাপ্তাহিক লেনদেনের ২৩ শতাংশ ১০ কোম্পানির শেয়ারে,2021-09-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ১১ হাজার ১২২ কোটি ৩৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যার ২৩ শতাংশের বেশি হয়েছে মাত্র ১০ কোম্পানির শেয়ারে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।গত সপ্তাহে ৩৭৮ কোম্পানির সিকিউরিটিজ লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে গত সপ্তাহের মোট লেনদেনের ২৩ দশমিক ২৬ শতাংশ হয়েছে ১০ কোম্পানির শেয়ারে। ১০ কোম্পানির মধ্যে সপ্তাহটিতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ারে। কোম্পানিটির ৪ কোটি ৮১ লাখ ৫৯ হাজার ৮০৮টি শেয়ার হাত বদলের মাধ্যমে ৫৮৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা গত সপ্তাহের মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ৩০ শতাংশ। ডিএসইতে গত সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যেলংকাবাংলা ফাইন্যান্সে ৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসে ৩ দশমিক ০২ শতাংশ সাইফ পাওয়ারটেকে ১ দশমিক ৮৩ শতাংশ বিএটিবিসিতে ১ দশমিক ৮০ শতাংশ লাফার্জহোলসিমে ১ দশমিক ৭০ শতাংশ স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসে ১ দশমিক ৬৮ শতাংশ ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টে ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ আইপিডিসি ফাইন্যান্সে ১ দশমিক ৪৫ শতাংশ ও ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্সে ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ লেনদেন হয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/904.csv b/Bangla_fin_news_articles/904.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d8bafbfac144b325e76c3b4f4c9897e98a1a3c94 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/904.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +904,পরিবেশ সুরক্ষায় সবার চেয়ে এগিয়ে ওয়ালটন,2021-09-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ওজোনস্তর ক্ষয়রোধ এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছে বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন। পরিবেশবান্ধব ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পণ্য উৎপাদন বাজারজাত ও রপ্তানি করছে তারা। ওয়ালটন কারখানায় বিশ্বের প্রথম এইচএফসি ফেজ আউট প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। সম্প্রতি চালু করেছে এইচসিএফসি ফেজ আউট প্রকল্প। এসব প্রকল্প বায়ুমন্ডলে বিপুল পরিমাণ ক্ষতিকারক পদার্থের নিঃসরণ হ্রাস করে ওজোনস্তর সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। মোট কথা পরিবেশ সুরক্ষায় সবার চেয়ে এগিয়ে আছে ওয়ালটন।শনিবার ১৮ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ওয়ালটন করপোরেট অফিসের সম্মেলন কক্ষেআন্তর্জাতিক ওজন দিবস উপলক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তর এবং ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড যৌথভাবে আয়োজিত বিশ্ব ওজোন দিবস২০২১ শীর্ষক বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বক্তারা।উল্লেখ্য ওজোনস্তরের ক্ষয়রোধ ও বৈশ্বিক উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রতি বছর ১৬ সেপ্টেম্বর পালিত হয় বিশ্ব ওজোন দিবস। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য হলো মন্ট্রিল প্রটোকল মেনে ওজোন স্তর রক্ষা করি নিরাপদ খাদ্য ও প্রতিষেধকের শীতল বিশ্ব গড়ি। দিবসটি উপলক্ষ্যে এ প্রতিপাদ্যকে নিয়ে শনিবার ওয়ালটনে অনুষ্ঠিত হয় বিশেষ আলোচনা সভা।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন একই মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম নূরুল আলম রেজভী এবং ভাইস চেয়ারম্যান এস এম শামছুল আলম। পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ আশরাফ উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ঢাকা অ লের পরিচালক মোঃ জিয়াউল হক সিনিয়র অফিসার ওজোন সেল ড. সত্যেন্দ্র কুমার পুরকায়স্থ প্রমুখ।সে সময় যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব মেনে আরো উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর আবুল বাশার হাওলাদার ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার এমদাদুল হক সরকার ইভা রেজওয়ানা নিলু হুমায়ূন কবীর শোয়েব হোসেন নোবেল ও আলমগীর আলম সরকার সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এস এম জাহিদ হাসান উদয় হাকিমসহ পরিবেশ অধিদপ্তর ইউএনডিপি বাংলাদেশ এবং ওয়ালটনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন পৃথিবী ও প্রাণীজগতের জন্য ওজোনস্তর আশির্বাদ। এটি পৃথিবীর ফিল্টার। কিন্তু ক্ষতিকর কেমিক্যাল ও গ্যাসের ব্যবহারে তা ধ্বংস হচ্ছে। ওজোনস্তর রক্ষার জন্য ৮টি ক্ষতিকর পদার্থের ব্যবহার বন্ধে ১৯৮৭ সালে কানাডার মন্ট্রিলে স্বাক্ষরিত হয় বিশ্ব চুক্তি। মন্ট্রিল প্রোটোকল খ্যাত ওই চুক্তিতে অনুস্বাক্ষরিত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ। মন্ট্রিল প্রোটোকলের আওতায় বর্তমানে ১০০টির মতো ওজোন ক্ষয়কারী দ্রব্যের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে কাজ চলছে। এক্ষেত্রে বেসরকারি খাতে ওয়ালটন ব্যাপক অবদান রেখে চলেছে।বৈশ্বিক উষ্ণায়ন রোধকল্পে ওয়ালটনের নেয়া প্রকল্পগুলোর ফলে ৫৪৩ হাজার টন কার্বন নিঃসরণ হ্রাস পেয়েছে। এর ফলে ৩০ শতাংশ বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়েছে। দূষণ নিয়ন্ত্রণ এবং পরিবেশ সংরক্ষণে অসামান্য অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১৮ সালে জাতীয় পরিবেশ পদক পেয়েছে ওয়ালটন।প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন ওজোনস্তরের সুরক্ষায় ওয়ালটনের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন বর্তমান সরকার একটি সবুজ ও সুন্দর বাংলাদেশ গড়ায় অঙ্গীকারবদ্ধ। ওয়ালটনসহ সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং দেশের আপামর মানুষকে নিয়ে আমরা পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করছি।উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার এমপি বলেন ওজোনস্তর তথা পরিবেশ সুরক্ষায় ওয়ালটন সবার চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। শুধু বাংলাদেশেই নয় বিশ্বের বহু দেশে ওয়ালটনের পণ্য পৌঁছে গেছে। পরিবেশ সুরক্ষায় ওয়ালটনের নেয়া পদক্ষেপ অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্যও অনুকরণীয়।অনুষ্ঠানে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম নূরুল আলম রেজভী বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পণ্য ব্যবহারের মাধ্যমে পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত কল্পে বাংলাদেশে উৎপাদিত এবং আমদানিকৃত সব এয়ার কন্ডিশনারে স্টার রেটিং ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করার দাবি জানান।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/905.csv b/Bangla_fin_news_articles/905.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b5ed325d2e9e8b001337921a8c1b6ac72b13cd5e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/905.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +905,সোনালী পেপারের ৪০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা,2021-09-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সোনালী পেপারের পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের ৪০ শতাংশ লভ্যাংশ ২০ শতাংশ নগদ ও ২০ শতাংশ বোনাস দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা ইপিএস হয়েছে ৪.৮৯ টাকা। আর ২০২১ সালের ৩০ জুন কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ২৮৪.৩৩ টাকা।ঘোষিত লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে অনুমোদনের জন্য কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম আগামী ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। আর ঘোষিত লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের মাঝে বিতরণে রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ অক্টোবর।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/906.csv b/Bangla_fin_news_articles/906.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5658547c28d90d67265eb3938a44268ec655be77 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/906.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +906,রাসেলশামীমার পরিবারের সদস্যরাই ইভ্যালির হর্তাকর্তা,2021-09-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আলোচিত ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি মো. রাসেল এবং তার স্ত্রী শামীমা নাসরিন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান রিমান্ডে মুখ খুলতে শুরু করেছেন। রিমান্ডের প্রথম দিন শনিবার সকাল থেকে তাদেরকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। বিশেষ করে লাখ লাখ গ্রাহকের কাছ থেকে আত্মসাৎ করা শত শত কোটি টাকার সন্ধান জানার চেষ্টা করছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। রাসেল ও তার স্ত্রীকে মুখোমুখি জিজ্ঞাসাবাদে মিলেছে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।একাধিক সূত্রে জানা গেছে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাসেল প্রকাশ্যে থাকলেও কোম্পানির প্রায় সব ধরনের কর্মকাণ্ডের নিয়ন্ত্রণ ছিল তার স্ত্রী শামীমা নাসরিন এবং তার আত্মীয় স্বজন ও বন্ধুদের হাতে। কোম্পানির হেড অব এইচআর ছিলেন রাসেলের শ্যালিকা সাবরিনা নাসরিন। ডিরেক্টর টেকনিক্যাল শামীমার বোনের স্বামী মামুনুর রশীদ। ডিরেক্টর পারচেজ অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট শামীমার বন্ধু আতিকুর রহমান। আর তার দুই ভাগ্নে জাহেদ ও জুবায়ের দেখতেন মোটরসাইকেলের বিষয়গুলো। তবে কোম্পানিকে সঠিক পথে চালিয়ে নিতে জবাবদিহিতা ও সংশ্লিষ্টদের উদ্যোগের অভাব ছিল বলে জানা গেছে। এদিকে এমডি রাসেলের মুক্তির দাবিতে আবারো মানববন্ধন করেছেন ইভ্যালির গ্রাহক ও সেলাররা। বিকেলে ধানমন্ডিতে ইভ্যালি অফিসের সামনে ২ শতাধিক গ্রাহক ও সেলার এ মানববন্ধন করেন। এসময় তারা রাসেলের মুক্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে। মানববন্ধনে আমজাদ হোসেন আকাশ নামে এক সেলার বলেন রাসেলকে আটকে রাখলে কখনোই সমস্যার সমাধান হবেনা। যেহেতু তার রাসেল পাসপোর্ট জব্দ করা হয়েছে সেক্ষেত্রে তার দেশ ত্যাগের সুযোগ নেই। সুতরাং তাকে মুক্তি দিয়ে নজরদারিতে রেখে পাওনাদারদের টাকা ফেরত দেয়ার সুযোগ দেয়া হোক।এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় টি১০ সংক্রান্ত এক জরুরি নোটিসে ইভ্যালির পক্ষ থেকে বলা হয় আমাদের প্রধান দুজন সিগনেটরি সম্মানিত সিইও এবং চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতিতে আমাদের সেলারদের রেগুলার বিল দিতে পারছি না। এজন্য আমাদের স্বাভাবিক ডেলিভারি কার্যক্রম বিলম্বিত হচ্ছে। তাই আপনাদের ক্রেতা করা শুক্রবারের টি১০এর সব অর্ডার আপাতত রিকোয়েস্ট হিসেবে জমা থাকবে। গত বুধবার দিবাগত রাতে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ এনে মো. রাসেল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে গুলশান থানায় মামলা নম্বর১৯ দায়ের করেন আরিফ বাকের নামে ইভ্যালির একজন গ্রাহক। এর পরের দিন গত বৃহস্পতিবার বিকেলে মোহাম্মদপুরের বাসায় অভিযান চালিয়ে ইভ্যালির সিইও মো. রাসেল এবং তার স্ত্রী শামীমা নাসরিনকে গ্রেপ্তার করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র্যাব। পরে গুলশান থানার ওই মামলায় শুক্রবার তাদেরকে ৩ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে গুলশান থানা পুলিশ। ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকার আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/907.csv b/Bangla_fin_news_articles/907.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ebe95eb598497797d19927e304aac81495d8019 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/907.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +907,স্যাভলনের ‘সুরক্ষিত স্কুল’ ক্যাম্পেইন,2021-09-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দীর্ঘ সময় পর আবারও স্কুলে ফিরেছে শিক্ষার্থীরা। করোনাকালীন এ পরিস্থিতিতেশিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের সুরক্ষিত রাখতেখোলার আগেই স্কুলগুলোকে জীবাণুমুক্ত করার উদ্যোগ নেয় স্যাভলন।এই লক্ষ্যে স্কুলগুলোর বেঞ্চ চেয়ারটেবিল মেজেসহ ক্লাসরুম জীবাণুমুক্ত করেছে স্যাভলন। একই সঙ্গে সবার নিরাপত্তার কথা ভেবে রেখেছে স্যানিটাইজার ও হ্যান্ডরাব। ওয়াশরুমগুলোতে সুরক্ষা নিশ্চিত করতে দেওয়া হয়েছে সাবান ও হ্যান্ডওয়াশ। এছাড়াও স্কুলগুলো যেন সামনের দিনগুলোতেও সুরক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারে সেজন্য দেশের প্রতিটি বিভাগের বিভিন্ন স্কুলে বিতরণ করা হয় স্যাভলনের সুরক্ষা সামগ্রী। স্যাভলনের পক্ষ থেকে জানানো হয় সুরক্ষিত থাকতে জীবাণুমুক্ত থাকা চাই প্রতিটি দিন। এই লক্ষ্যে স্কুল শিক্ষার্থী ও অভিভাবকসহ আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। কোমলমতি শিশুদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো যেন সুরক্ষিত ও জীবাণুমুক্ত থাকে সেই লক্ষে এরকম আরও নানা উদ্যোগের মাধ্যমে স্যাভলন পাশে থাকবে সব সময়।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/908.csv b/Bangla_fin_news_articles/908.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..811e0f476cce1deb03009e05f0870f5aef54c296 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/908.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +908,পায়রা বন্দরে ৩০৪ কোটি টাকার রাজস্ব আয়,2021-09-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা থেকে সরকারের রাজস্ব আয় হয়েছে ৩০৪ কোটি টাকার। বন্দরটি চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত গত পাঁচ বছরে পাকাপোক্তভাবে দেশীয় অর্থনীতিতে অংশীদারিত্ব করছে।বন্দর থেকে এগিয়ে চলার বাংলাদেশ এ স্লোগান নিয়ে পায়রা বন্দর অর্থনৈতিক যাত্রা শুরু করেছিলো ২০১৬ সালের ১ আগস্ট। আর এর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রথমদিনে প্রথম পণ্যবাহী জাহাজ ছিলো ফরচুন বার্ড। এ পর্যন্ত এ বন্দরে মোট ১৫০টি পণ্যবাহী জাহাজ পণ্য খালাশ করেছে। সেই থেকে ২০২১ সালের ৩১ আগস্ট পর্যন্ত এ বন্দর থেকে সরকারের রাজস্ব আয় হয়েছে ৩০৪ কোটি টাকা বন্দর কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করে জানিয়েছে। পায়রা বন্দরে কন্টেইনার ইয়ার্ড নির্মাণের উদ্যোগ ...দেশের তৃতীয় পায়রা সমুদ্র বন্দরের কাজ চলছে সমানতালে। ব্যাংক চালু হয়েছে পায়রা বন্দরে। ইতোমধ্যে পায়রা বন্দর প্রকল্প এলাকায় প্রশাসনিক ভবন সার্ভিস জেটি পন্টুন সিকিউরিটি ভবন ওয়্যার হাউস পানি শোধনাগার চালু হয়েছে। কর্মকর্তাকর্মচারীর আবাসিক ভবন নির্মাণ কাজ শেষের পথে। দৃষ্টিনন্দন মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। বরগুনার আমতলী অংশের কুয়াকাটাগামী মহাসড়ক থেকে পায়রা বন্দর পর্যন্ত চার লেন সড়ক নির্মাণ হয়েছে। প্রতিদিন হাজারো পর্যটকও আসছেন পায়রা বন্দর দেখতে।প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এ জনপদের মানুষের অর্থনৈতিক পরিবর্তনে এগিয়ে চলছে পায়রা বন্দরে জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনে ছয়টি প্যকেজের নির্মাণ কাজ।ইতোমধ্যে তিনটি প্যাকেজের কাজ শেষ। পাকা ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে পাঁচ শতাধিক পরিবারকে। ২০২৩ সালের মধ্যে পায়রার রাবনাবাদ চ্যানেলের চারিপাড়ায় নির্মাণ সম্পন্ন হবে প্রথম টার্মিনাল এবং কন্টেইনার ইয়ার্ড। পায়রা বন্দর কালের কণ্ঠ ...২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার রামনাবাদ মোহনায় আন্ধার মানিক নদীর তীরে টিয়াখালীতে ১৬ একর জমির ওপর দেশের তৃতীয় পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্প কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর আর থামেনি উন্নয়নের অগ্রযাত্রা। দেশের তথা বিশ্বের মানুষের দৃষ্টি এখন পায়রা বন্দরের দিকে। বাসসইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/909.csv b/Bangla_fin_news_articles/909.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..71d06d9b3d1f732afb9b69d7a23127b3e4c16a9f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/909.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +909,কৃষিজাত পণ্য রফতানি বাড়াতে হবে,2021-09-18,আবুল কাসেম ভূঁইয়া,বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। এদেশের বেশির ভাগ মানুষের প্রধান জীবিকা হচ্ছে কৃষি। বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ হলেও একদুই দশক আগেও আমাদের কৃষি এত উন্নত ছিল না। কিন্তু কৃষিতে আধুনিক প্রযুক্তি এবং বৈজ্ঞানিক উপায়ে চাষাবাদ করায় কৃষি অনেক এগিয়ে গেছে। কৃষিক্ষেত্রে শিক্ষিত তরুণযুবকরা এগিয়ে আসছেন। যার ফলে কৃষিক্ষেত্রে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। আগের তুলনায় বর্তমানে দেশে কৃষিজাত পণ্যের উত্পাদন বহু গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। অতীতে শুধু শীতকালে শাকসবজি পর্যাপ্ত পাওয়া যেত আর গ্রীষ্ম এবং বর্ষাকালে তেমন শাকসবজি পাওয়া যেত না। ৫ বিলিয়ন ডলারের নতুন বিনিয়োগ কৃষিজাত খাদ্যে ..বর্তমানে সারা বছর ধরে পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসবজি পাওয়া যায়। আধুনিক এবং উন্নত পদ্ধতিতে চাষাবাদ করায় শাকসবজির উত্পাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। শীতকালে এত শাকসবজি উৎপন্ন হয় যে কৃষকরা তাদের উত্পাদিত শাকসবজি ন্যায্য মূল্যে বিক্রি করতে পারেন না। মত্স্যক্ষেত্রেও একই অবস্থা। মাছের উৎপাদন বহু গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ডেইরি শিল্পও অনেক এগিয়ে গেছে। আমাদের দেশে কৃষিজাত পণ্যের মধ্যে মৌসুমি ফল অন্যতম। ফলের মৌসুমে আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণে ফল উৎপন্ন হয়। চাষাবাদে আধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগের ফলে ফলের উৎপাদন বহু গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ইদানীং আমাদের দেশে দেখা যায় ফলের মৌসুমে আম কাঁঠাল আনারস মাল্টা লিচুসহ আরো অনেক রকমের ফল চাহিদার তুলনায় অধিক পরিমাণে উৎপন্ন হচ্ছে। ফলের মৌসুমে ফলচাষিরা তাদের উত্পাদিত পণ্য ন্যায্য মূল্যে বিক্রি করতে পারছে না। আবার বিভিন্ন জাতের ফল বিক্রি করতে না পেরে ফলগুলো পচে নষ্ট হয়ে যায়। আমাদের দেশে ফলের প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্র এবং সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় হাজার হাজার টন ফল পচে নষ্ট হয়ে যায়। আমাদের দেশে উৎপাদিত কৃষিজাত পণ্য এখনো পর্যন্ত ব্যাপক ভিত্তিতে বিদেশে রফতানির ব্যবস্থা হয়নি। কিছু কিছু রফতানিকারক সীমিত পর্যায়ে কৃষিজাত পণ্য বিদেশে রফতানি করে থাকেন। ..আমাদের দেশে উত্পাদিত কৃষিজাত পণ্যের বিদেশে ব্যাপক চাহিদা থাকা সত্ত্বেও আমরা পর্যাপ্ত পরিমাণে রফতানি করতে পারছি না। কৃষিজাত পণ্য রফতানি করতে গিয়ে রফতানিকারকদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তাছাড়া কৃষিজাত পণ্য বিমানে পরিবহনের ক্ষেত্রেও রয়েছে নানা জটিলতা। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ কৃষিজাত পণ্য রফতানি করে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হয়েছে। ভারত থাইল্যান্ড শ্রীলঙ্কা চীনসহ আরো অনেক দেশ কৃষিজাত পণ্য নিয়মিত রফতানি করে থাকে। ...আমাদের দেশে উত্পাদিত শাকসবজি ব্যাপক ভিত্তিতে রফতানি করা গেলে কৃষকরা আর্থিকভাবে লাভবান হতেন এবং আমাদের কৃষিও অনেক এগিয়ে যেত। শাকসবজির মতো মাছ মুরগি গরুর দুধ প্রক্রিয়াজাতকৃত গরুর মাংস রফতানি করা গেলে রফতানি আয় অনেক বেড়ে যেত। ফলের মৌসুমে বিভিন্ন জাতের ফল রফতানির উদ্যোগ নিলে ফলচাষিরা লোকসানের মুখ আর দেখতেন না। আমাদের দেশের কৃষিক্ষেত্র এখন অনেক আশার আলো দেখাচ্ছে। রফতানির ব্যাপারে যত জটিলতা আছে সেগুলো দূর করতে হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/91.csv b/Bangla_fin_news_articles/91.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76e876e6f4f9bfa106a8993b0a9f093dde8db8f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/91.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +91,বাংলাদেশে বিনিয়োগ নিয়ে আসছে সিঙ্গাপুরভিত্তিক ব্যাংক ডিবিএস,2022-07-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে বিনিয়োগ নিয়ে আসছে সিঙ্গাপুরভিত্তিক দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার সর্ববৃহৎ ব্যাংক ডেভলপমেন্ট ব্যাংক অব সিঙ্গাপুর ডিবিএস। সিঙ্গাপুরস্থ বাংলাদেশের হাইকমিশন জানিয়েছে তাদের এক বছর ধরে আলোচনা অবশেষে সফল হয়েছে। গত ১ জুলাই বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. তৌহিদুল ইসলামের সঙ্গে ডিবিএস লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পিযুষ গুপ্তার একান্ত বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে বাংলাদেশে বিনিয়োগ কার্যক্রম শুরুর ঘোষণা দেন পিযুষ গুপ্তা। তিনি জানান ডিবিএস ব্যাংকের বাংলাদেশ শাখা প্রাথমিকভাবে ১০ কোটি ডলারের বিনিয়োগ নিয়ে যাত্রা শুরু করবে। এই বিনিয়োগের বিষয়ে ইতিমধ্যেই তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে প্রাথমিক কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। আগামী দুই মাসের মধ্যে বাংলাদেশে সিঙ্গাপুরভিত্তিক ব্যাংকটির প্রথম শাখা যাত্রা শুরু করতে পারবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। ... শেয়ারবাজারে সূচকের পতন ... শেয়ারবাজারে সূচকের পতন ...শেয়ারবাজারে সূচকের পতন বিশ্বব্যাপী ক্রেডিট রেটিংদাতা কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ পর্যায়ের রেটিংপ্রাপ্ত ডিবিএস লিমিটেড পর পর ছয় বছর এশিয়ার সবচেয়ে নিরাপদ ব্যাংক হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এছাড়া ইউরোমানি ডিবিএসকে ২০১৬ সালে বিশ্বের সেরা ডিজিটাল ব্যাংকের সম্মাননা দেয়। বিগত বছরগুলোতে ডিবিএস বিশ্বের একাধিক স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান থেকে সেরা ব্যাংকের স্বীকৃতি লাভ করে। সিঙ্গাপুর ছাড়াও অস্ট্রেলিয়া চীন হংকং ভারত ইন্দোনেশিয়া জাপান দক্ষিণ কোরিয়া মালয়েশিয়া মিয়ানমার ফিলিপাইন থাইল্যান্ড সংযুক্ত আরব আমিরাত যুক্তরাজ্য যুক্তরাষ্ট্র ভিয়েতনামসহ আরও কয়েকটি দেশে ব্যাংকটির তিনশোর বেশি শাখা এবং বিশ্বের প্রায় ৫০টি প্রধান শহরে তাদের ব্যাংকিং কার্যক্রম রয়েছে। এই ব্যাংকের সর্বমোট সম্পদের পরিমাণ ৫০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অধিক। কূটনৈতিক সূত্র জানায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের অর্থনৈতিক কূটনীতি কর্মসূচির অংশ হিসেবে সিঙ্গাপুরের এই বিখ্যাত ব্যাংকের বিনিয়োগ বাংলাদেশে আসছে। প্রসঙ্গত বিগত এক দশকে সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ এফডিআই হিসেবে সিঙ্গাপুর বর্তমানে তৃতীয় বৃহত্তম বিনিয়োগকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অর্থনীতি এবং উন্নয়নে অবদান রেখে চলেছে। ডিবিএসএর মতো বিশ্বখ্যাত ডিজিটাল ও কর্পোরেট ব্যাংকগুলো বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম শুরু করলে তা দেশের ব্যাংকিং সংস্কৃতিতে যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে বলে আশা করা যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/910.csv b/Bangla_fin_news_articles/910.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0bd27bbfbf33c82f382865513dc87c2d3dff6486 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/910.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +910,হিমায়িত প্যাকেটজাত খাবারের বাজার দ্বিগুণ হয়েছে,2021-09-18,রেজাউল করিম খোকন,সময়ের সঙ্গে আমাদের জীবনধারাতেও নানা পরিবর্তন আসছে। খাদ্যাভ্যাসও বদলে যাছে ক্রমেই। এখন ঘরে ঘরে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে প্যাকেটজাত হিমায়িত খাবার। করোনা ভাইরাস মহামারির কারণে ফ্রোজেন ফুডস অর্থাৎ হিমায়িত প্যাকেটজাত খাবারের বাজার প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। মহামারির সময়ে মানুষের সীমিত চলাফেরা হোটেলরেস্তোরাঁয় বিধিনিষেধ বাসা থেকে কাজসহ বিভিন্ন কারণে মানুষের খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন এসেছে। এতে অনলাইনে কেনাকাটা বৃদ্ধি পাওয়ায় হিমায়িত খাবারের ওপর বাড়তি নির্ভরতা তৈরি হয়েছে। এমনকি দেশে তৈরি এই প্রক্রিয়াজাত খাদ্যের চাহিদা বেড়েছে বিদেশেও।প্রতি বছর ফ্রোজেন ফুডসের ব্যবসা ২০ শতাংশ করে বৃদ্ধি পেলেও গত দুই বছরে এ বাজার দ্বিগুণ হয়েছে বলে জানান খাত সংশ্লিষ্টরা। বর্তমানে করোনা ভাইরাসের কারণে মানুষ হোটেলরেস্টুরেন্ট পাড়ামহল্লার ছোট খাবারের দোকানে কম যাচ্ছে এবং প্যাকেটজাত স্ন্যাকসজাতীয় ফ্রোজেন ফুডসে আগ্রহ দেখাচ্ছে। বর্তমানে স্ন্যাকসজাতীয় ফ্রোজেন ফুডসের বাজার প্রায় ৬০০ কোটি টাকা। জীবন যাপনের পরিবর্তন ও মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ায় হিমায়িত খাবারের প্রতি মানুষের নির্ভরতা ক্রমেই বাড়ছে। আগে এসব খাদ্যপণ্য বিদেশ থেকে আমদানি করতে হতো। এখন দেশেই বিভিন্ন করপোরেট প্রতিষ্ঠান এসব পণ্য উত্পাদন ও বাজারজাত করছে। বাজার ধরতে এসব প্রতিষ্ঠান এ খাতে বেশ বড় অঙ্কের বিনিয়োগও করছে। দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এখন ক্রেতাদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে প্যাকেটজাত হিমায়িত খাদ্যপণ্য বাজারজাত করছে। এর মধ্যে ১৯টি প্রতিষ্ঠান স্ন্যাকসজাতীয় হিমায়িত খাদ্যসামগ্রী ব্যবসায় জড়িত রয়েছে। বিদেশেও হিমায়িত খাদ্যসামগ্রীর ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়েছে। বিদেশে পরোটা ও ভেজিটেবল স্ন্যাকসের চাহিদা বেশি। রপ্তানিতে এর প্রবৃদ্ধি প্রায় ৫০ শতাংশ। এখন আমেরিকা অস্ট্রেলিয়া কানাডা ইংল্যান্ড নিউজিল্যান্ড সিঙ্গাপুরসহ কয়েকটি দেশে হিমায়িত খাদ্যপণ্য রপ্তানি হচ্ছে। ক্রেতারাও এখন এসব প্যাকেটজাত হিমায়িত খাদ্যপণ্য কিনে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছে। করোনায় হিমায়িত খাদ্যের বাজার দ্বিগুণ কালের কণ্ঠ ...হিমায়িত খাদ্যপণ্য মূলত তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত। এগুলো হলোপরোটা স্ন্যাক্স ও মাংসের তৈরি খাদ্যপণ্য। মাংসের তৈরি খাদ্যপণ্যের বেশির ভাগই মুরগি থেকে তৈরি করা হচ্ছে। মাছের তৈরি খাবারের কিছু আইটেমও পাওয়া যায়। দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানও এখন ক্রেতাদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে এসব খাবার বাজারজাত করছে। এই খাদ্যপণ্যের তালিকায় রয়েছে নানা মুখরোচক খাবার। রুটি পরোটা শিঙাড়া ডালপুরি আলুপুরি সমুচা রোলসহ মুরগির মাংস দিয়ে তৈরি নাগেটস চিকেন সসেজ মিটবল স্প্রিংরোলসহ প্রভৃতি খাদ্যপণ্য চমত্কার প্যাকেটে পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন সুপারশপ এবং অলিগলির বড় বড় দোকানে। হিমায়িত খাদ্য পণ্যের ক্রেতার সংখ্যা দিনে বৃদ্ধি পাওয়ায় আজকাল অনেক দোকানদার নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য হিসেবে দোকানে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের হিমায়িত খাদ্যপণ্য সামগ্রী রাখছেন। বিভিন্ন কোম্পানির এক প্যাকেট শিঙাড়া বা সমুচা সাধারণত ১৫০ থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি হয়। ২০টি পরোটার একটি প্যাকেট বিক্রি হয় ২০০ থেকে ২৫০ টাকায়। চিকেন নাগেট মিটবল ফিশবল কাটলেট স্প্রিংরোল চিকেন রোল ভেজিটেবল রোল ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ইত্যাদি আইটেমগুলো প্যাকেটের আকার ভেদে বিভিন্ন দামে বিক্রি হয়। দেশে হিমায়িত খাদ্যপণ্য বাজারজাত করছেন এমন অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। কিছু কিছু কোম্পানির হিমায়িত খাদ্যপণ্য বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। তাদের বিক্রি বাড়ছে ১৫০ থেকে ২০০ শতাংশ হারে। বিভিন্ন সুপারশপে হিমায়িত খাবার ছাড়াও প্যাকেট করা কাটা সবজি মুরগির মাংসসহ বিভিন্ন ধরনের পিঠাজাতীয় খাবারও পাওয়া যায় এখন। পুডিং তেলে ভাজা ও নকশা করা পিঠা মুখরোচক বিভিন্ন স্বাদের হালুয়া ও মিষ্টির চাহিদাও অনেক। এগুলো সাধারণত ঘরে তৈরি করে দোকানে দোকানে বিক্রির জন্য দিয়ে থাকে অনেক নারী উদ্যোক্তা। ..ক্রমবর্ধমান চাহিদার কথা বিবেচনা করে এ ধরনের হিমায়িত খাদ্যসামগ্রী প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলো তাদের ব্যবসা রাজধানী ঢাকা শহরে সীমাবদ্ধ না রেখে ইতিমধ্যে দেশের বড় বড় শহরে সম্প্রসারণ করছে। কয়েকটি প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ডের হিমায়িত খাবারসামগ্রী বিক্রির জন্য শহরের বিভিন্ন জায়গায় নিজস্ব আউটলেট খুলেছে। পাশাপাশি সুপারশপ ও সাধারণ মুদি দোকানে তাদের পণ্য বিক্রি হচ্ছে। ভালোমানের কারণে বেশ কিছু ব্র্যান্ড ক্রেতাদের আস্থা ও সন্তুষ্টি অর্জন করেছে এর মধ্যেই। হিমায়িত খাবার বাজারজাতকরণের সময় প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলোকে অবশ্যই যথাযথ মান নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে অবশ্যই মনোযোগী হতে হবে। বিভিন্ন দোকানে বিক্রির জন্য রাখা পণ্যসামগ্রীগুলো সঠিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা হচ্ছে কি না বিক্রির সময় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্যপণ্য বিক্রির ক্ষেত্রে সতর্ক দৃষ্টি দিতে হবে। জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর কোনো রাসায়নিক উপাদান প্রিজারভেটিভ যাতে হিমায়িত খাদ্য তৈরির সময় ব্যবহৃত না হয় সে বিষয়ে বিএসটিআই এবং সায়েন্স ল্যাবরেটরি কর্তৃপক্ষকে কড়া নজরদারি করতে হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/911.csv b/Bangla_fin_news_articles/911.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6b95c9d3831da4f3a3797cfe5fd07ba254f57641 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/911.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +911,পোশাকশিল্পে নারী শ্রমিকদের হার কমে যাচ্ছে,2021-09-18,শফিকুর রহমান রয়েল,আমাকে যেভাবে সংগ্রাম করতে হয়েছিল আশা করি অন্যদের ততোটা সংগ্রাম করতে হবে না। আমি নারীদের চাকরি খুঁজে পেতে এবং তাদের অগ্রগতিতে সহায়তা করতে চাইবলছিলেন একেবারে নিম্নস্তরের পোশাক কর্মী থেকে মাঝারি স্তরের কর্মকর্তা হয়ে ওঠা জান্নাতুল ফেরদৌস মিন। নিজের মতোই সব বাংলাদেশি নারীর ব্যাপারে তিনি উচ্চাকাঙ্ক্ষী। আজ তিনি যে পর্যায়ে পৌঁছেছেন তা কেবল পড়াশোনার জোরে। নইলে একই সঙ্গে কাজে যোগ দেওয়া অন্যদের মতো এখন পর্যন্ত তাকে সেলাই কিংবা কাপড় কাটা নিয়েই ব্যস্ত থাকতে হতো। মিনের মতো অসংখ্য পোশাককর্মীও আজ বুঝতে পারছে কাজের ক্ষেত্রেও লেখাপড়া জানাটা যে আজ কতোটা জরুরি। আর এ ব্যাপারে সুখবর হচ্ছে শিক্ষার সুযোগসুবিধা দিতে প্রবেশাধিকারের নাটকীয় উন্নতি ঘটছে বিশেষত মেয়ে ও নারীদের বেলায়। গত কয়েক দশক জুড়েই এ বিষয়টি শুধু লক্ষ্যণীয়ই নয় বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতও। তবে এখন পর্যন্ত বাস্তবতা হচ্ছে বহু নারী প্রাথমিকপরবর্তী শিক্ষা সমাপ্ত করতে ব্যর্থ হয় এবং যদিওবা হাই স্কুলের গন্ডি পেরোয় তাহলেও তারা ভালো চাকরির বাজারে সরাসরি প্রবেশ করতে পারছে না করিগরি জ্ঞানের অভাবে। প্রাথমিক স্কুলে পড়ার সময়েও খানা ও আয় অর্জনের সঙ্গে জড়িত থাকায় গরহাজিরের হারটাই থাকে বেশি যার পরিণতি হচ্ছে শিক্ষার দুর্বলতর ফলাফল। এ দুটি বিষয়ই আবার স্কুল থেকে ঝরে পড়ার মূল কারণসমূহ। অধিকন্তু বাল্যবিবাহের দরুন হাই স্কুলে মেয়েদের উপস্থিতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এসব হেতুর সম্মিলন ঘটাতেই দেখা যায় যে খুব কমসংখ্যক মেয়েই মাধ্যমিকের পড়া শেষ করতে পারে। পোশাকশিল্প নারী শ্রমিকদের হার কমে যাচ্ছে ....বাংলাদেশের শিল্পের কথা উঠলেই মানসপটে ভেসে ওঠে সকাল হতে না হতেই টিফিন ক্যারিয়ার হাতে নিয়ে পোশাক তৈরি কারখানার দিকে রওয়ানা হওয়া অসংখ্য নারীর চিত্র। কিন্তু বিস্ময়কর তথ্য হচ্ছে নারী শ্রমিকদের ওপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা তৈরি পোশাক খাতে নারীরাই পিছিয়ে পড়ছেন। বহির্বিশ্ব এখন পর্যন্ত জানে যে বাংলাদেশের গার্মেন্ট শিল্প বস্তুত নারী শ্রমিক নির্ভর। শ্রমঘন শিল্প হওয়ায় এবং নারীরা বেশি কর্মানুরাগী হওয়াটাই এ খাতে বাংলাদেশের সাফল্য আসছে যা কিনা নারীর ক্ষমতায়নে সাহায্য করে যাচ্ছে। তৈরি পোশাক শিল্পে এই মুহূর্তে নারী শ্রমিকের তুলনায় পুরুষ শ্রমিকের সংখ্যা অনেকটাই বেশি। অথচ দেশে তৈরি পোশাক কারখানা ও শ্রমিকের সংখ্যা দুইই বেড়েছে। এ খাতের মোট শ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ৪০ লাখ বলে ধারণা করা হয়।বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ শ্রমশক্তি জরিপ ২০১৬ বলছে পোশাকশিল্প খাতে পুরুষ শ্রমিক এখন ৫৩ দশমিক ৮২ শতাংশ বিপরীতে নারী আছেন ৪৩ দশমিক ১৮ শতাংশ। অর্থাত্ এক সময় ৮০ শতাংশেরও বেশি নারী শ্রমিক থাকলেও এখন তা আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেছে। নারীদের কম লেখাপড়ার পাশাপাশি প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধিতেই মূলত এমনটি ঘটেছে। এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের অভিমত প্রযুক্তি ও দক্ষতার ঘাটতি বেতন বাড়ায় পুরুষদের আগ্রহ বৃদ্ধির দরুন তৈরি পোশাক খাতে নারী শ্রমিকরা পিছিয়ে পড়ছেন। বিগত চার দশকের ব্যবধানে পোশাকশিল্প খাতে নারীর অংশগ্রহণ কমেছে ১০ দশমিক ৬৮ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর দুটি পৃথক জরিপ বিশ্লেষণ করে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন ১৯৭০র দশক থেকে দেশে তৈরি পোশাক খাতের যাত্রা শুরু। তখন অত্যন্ত কম পারিশ্রমিকের কারখানাগুলোয় মূলত নারীরাই কাজ করতেন বস্তুত বাড়ির ঝির কাজের বদলে। নব্বইয়ের দশকে নিটওয়্যার গার্মেন্টস যাত্রা শুরুর পর থেকে নারীদের অংশগ্রহণের হার কমতে শুরু করে এবং ক্রমান্বয়েই তা কমছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও এবং ইউএন উইমেনের সহায়তায় ২০১৮ সালে দেশের ২১৬টি পোশাক কারখানায় একটি জরিপ চালানো হয়েছিল। তাতে দেখা গেছে নারী শ্রমিকের হার প্রায় ৬০ শতাংশ।বেশি নারী শ্রমিক থাকা পোশাক তৈরির কারখানাগুলো এরই মধ্যে বর্ধিত স্বয়ংক্রিয়তার সঙ্গে মানিয়ে নিতে কম শিক্ষিত ও অদক্ষ নারীদের ছাঁটাইয়ের অভিযানে নেমেছে। ধারণা করা হচ্ছে আগামী ২০ বছরে ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ পোশাক কর্মী কাজ হারাবে এবং বলার অপেক্ষা রাখে না এর অধিকাংশ হবে নারী। কেননা কম পড়াশোনা জানার পাশাপাশি কম দক্ষতা নারীরাই। বিশ্লেষকদের আশঙ্কা ২০ বছর পরে হয়তো দেখা যাবে যে মাধ্যমিক বা সমমানের সার্টিফিকেট অর্জন না করা কেউই তৈরি পোশাকশিল্পে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না। আর এটি সবারই জানা যে বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক হলেও পরবর্তীতে মেয়েরাই স্কুল থেকে বেশি ঝরে পড়ে। করোনাকালে ৩০ শতাংশ নারী শ্রমিক সামাজিক নির্যাতনের শিকার ....বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে দক্ষ কর্মীর চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। পাশাপাশি কায়িক শ্রমভিত্তিক হওয়ায় এ খাতে নারীদের নতুনভাবে সম্পৃক্ত হওয়াটা কঠিন হয়ে পড়েছে। আবার সন্তান ও সংসার চালাতে গিয়ে অনেক নারী কাজ ছেড়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। বলাই বাহুল্য যে সন্তান জন্মদানের পর নারী কর্মীদের একটা বড় অংশ এমনিতেই ঝরে যায়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে তৈরি পোশাক খাতের একজন নারী শ্রমিক গড়ে সাত বছরের বেশি কাজ করতে পারেন না। মোদ্দাকথা সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে নারীদের দক্ষ করতে এখনই পদক্ষেপ না নিলে নারীদের কয়েক যুগের এ পেশায় তাদের টিকিয়ে রাখাটাই কঠিন হবে বলে বিজ্ঞজনদের আশঙ্কা।ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ওয়েবসাইট অনুসরণেইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/912.csv b/Bangla_fin_news_articles/912.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..517d884c7e9de905e2ed5849e14e77e3b9e82162 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/912.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +912,ব্রয়লার মুরগি ও ডিমের দাম বাড়ছেই,2021-09-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তুলনামূলক কম দামের জন্য প্রোটিন ও প্রাণীজ আমিষের অন্যতম প্রধান উৎস ফার্মের ডিম ও ব্রয়লার মুরগি ছিল স্বল্প আয়ের মানুষের পছন্দের শীর্ষে। কিন্তু গত কিছুদিন ধরে এ দুটি পণ্যের দাম বাড়ছেই। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগিতে দাম বেড়েছে ১০ টাকা। আর ফার্মের লাল ডিমের হালিতে বেড়েছে দুই টাকা।গতকাল শুক্রবার রাজধানীর মালিবাগ কাওরানবাজার ও তুরাগ এলাকার নতুন বাজারে খোঁজ নিয়ে এ তথ্য জানা যায়। তবে শুধু এ দুটি পণ্যই নয় গত এক সপ্তাহে দাম বেড়েছে এমন পণ্যের তালিকায় আরও রয়েছে সয়াবিন তেল পামঅয়েল ও দেশি পেঁয়াজ। আর দাম কমেছে চিনি ও সরু চালের। কারসাজি চক্রের কারণে চালের দাম বাড়ছে ....গতকাল খুচরা বাজারে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হয় ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকা যা গত সপ্তাহে ছিল ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা। আর প্রতি হালি ফার্মের লাল ডিম ৩৭ থেকে ৩৮ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায় যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ৩৫ থেকে ৩৬ টাকায়। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি গতকাল তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে ডিমের হালিতে দাম বেড়েছে ১০ শতাংশের বেশি। কিন্তু কেন বাড়ছে ডিম ও ব্রয়লার মুরগির দাম এ প্রসঙ্গে তুরাগ এলাকার নতুন বাজারের মুরগি ব্যবসায়ী লোকমান হাকিম বলেন বাজারে চাহিদামতো ব্রয়লার মুরগির সরবরাহ নেই। একই অবস্থা ডিমেরও। তিনি বলেন করোনার সময় ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় অনেক খামার বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে ডিম ও ব্রয়লার মুরগির উৎপাদন কমে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে দামের ওপর। এদিকে সরকার সম্প্রতি সয়াবিন তেল ও পামঅয়েলের খুচরা মূল্য নির্ধারণ করে দিলেও তা মানছেন না ব্যবসায়ীরা। গতকাল খুচরা বাজারে সয়াবিন তেল ও পামঅয়েলের দাম আরেক দফা বেড়েছে। গতকাল বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৩০ থেকে ১৩৬ টাকা খোলা পামঅয়েল ১২০ থেকে ১২৬ টাকা ও পামসুপার ১২৭ থেকে ১৩০ টাকায় বিক্রি হয়। কিন্তু গত সপ্তাহে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করে খোলা সয়াবিন তেলের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ১২৯ টাকা পামসুপারের দাম ১২০ থেকে ১৩০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে। সরকারের বিপণন সংস্থা টিসিবির হিসেবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার পর গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি লিটার সয়াবিন ও পামঅয়েলে ৭ টাকা বেড়েছে।দাম বেড়েছে দেশি পেঁয়াজেরও। সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৪৮ টাকায়। তবে সপ্তাহের ব্যবধানে দাম কমেছে চিনি ও সরু চালের। প্রতি কেজিতে তিন টাকা কমে চিনি বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮০ টাকায়। আর সরু চালের দাম কেজিতে এক টাকা কমে মানভেদে নাজিরশাইলমিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬৫ টাকায়। অন্যান্য চালের মধ্যে মাঝারি মানের চাল পাইজামলতা ৫০ থেকে ৫৫ টাকা ও মোটা চাল ইরিস্বর্ণা ৪৫ থেকে ৪৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৪০ টাকার কমে নেই সবজি লাগামছাড়া পেঁয়াজমুরগি ....এসব নিত্যপণ্যের পাশাপাশি বাজারে এখন মাছের দামও বেশ চড়া। ইলিশের মৌসুম হলেও বাজারে এখনো আশানুরূপ সরবরাহ বাড়েনি মাছটির। ফলে একদিকে যেমন ইলিশের দাম বেশি অন্যদিকে এর প্রভাবে অন্য মাছের দামও চড়া। কারণ প্রতি বছর বাজারে ইলিশের সরবরাহ বাড়লে অন্য মাছের দাম বেশ কমে যায়। গতকাল বাজারে এক কেজি ওজনের ইলিশ মানভেদে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ১০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়। অথচ গত বছর মৌসুমের এই সময়ে এক কেজির ইলিশ ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। বাজারে অন্যান্য মাছের মধ্যে চাষের রুই কাতলা ২২০ থেকে ৩৫০ টাকা শিং ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা কই ১৪০ থেকে ১৭০ টাকা পাঙ্গাশ ১২০ থেকে ১৫০ টাকা চিংড়ি আকারভেদে ৪৫০ থেকে ৭৫০ টাকা পাবদা ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা রূপচাঁদা ৫০০ থেকে ৭৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/913.csv b/Bangla_fin_news_articles/913.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3f36cfb274ef350a02400efa64f5b9764853c27b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/913.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +913,বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন বদলের কথা অস্বীকার আইএমএফ প্রধানের,2021-09-18,ইত্তেফাক ডেস্ক,বিশ্বব্যাংকে কর্মরত থাকা অবস্থায় প্রতিবেদন বদলে দেওয়ার কথা অস্বীকার করেছেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ প্রধান ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা। বৃহস্পতিবার তিনি তার বিরুদ্ধে আনা এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন।এক দিন আগে স্বাধীন এক অনুসন্ধানে দেখা গেছে চীনের র্যাংকিং বাড়াতে কর্মীদের চাপ দিয়ে প্রতিবেদন বদলাতে বাধ্য করেছিলেন ক্রিস্টালিনা। ইন্ডিয়া টুডে। বিশ্বব্যাংকের অনুসন্ধানে দেখা গেছে ২০১৮ ও ২০১৯ সালের ডুয়িং বিজনেস প্রতিবেদন তৈরিতে অনিয়ম হয়েছে। এর পরই প্রতিবেদন দুটি সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সংস্থাটি। ...অনিয়মের ঘটনায় বিশ্ব ব্যাংকের তৎকালীন প্রধান নির্বাহী ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভার সম্পৃক্ততাও পাওয়া গেছে। তবে বৃহস্পতিবার বুলগেরিয়ার নাগরিক ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা ঐ প্রতিবেদনটি প্রত্যাখ্যান করেছেন। ২০১৯ সালের অক্টোবরে আইএমএফে যোগ দেন তিনি। এক বিবৃতিতে জর্জিয়েভা বলেন বিশ্বব্যাংকের ২০১৮ সালের ডুয়িং বিজনেস রিপোর্টের ডাটা অনিয়ম তদন্ত এবং এর সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা নিয়ে দেওয়া বর্ণনার সঙ্গে আমি মৌলিকভাবে দ্বিমত পোষণ করছি। জর্জিয়েভা জানিয়েছেন তিনি আইএমএফ বোর্ডকে পরিস্থিতি জানিয়েছেন।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/914.csv b/Bangla_fin_news_articles/914.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..938b75d8b11c42e0477232890b0f1e7385ed5644 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/914.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +914,ইভ্যালির গ্রাহকদের ক্ষতিপূরণ মিলবে কীভাবে,2021-09-17,সমীর কুমার দে,ইভ্যালি ইঅরেঞ্জসহ কয়েকটি ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের প্রতারণার অভিযোগে প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্ণধারদের গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকদের ক্ষতিপূরণ পাওয়ার কোনো পথ এখনো তৈরি হয়নি। কীভাবে তারা ক্ষতিপূরণ পেতে পারেন তারও কোনো উদ্যোগ এখনো নেওয়া হয়নি। এই খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন গ্রেফতার কোনো সমাধান নয়। কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকদের ক্ষতিপূরণ আদায় করে দেওয়া যায় সে ব্যাপারে সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে।তবে অনেকে আবার এদের শাস্তিরও পক্ষে। তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ইত্তেফাককে বলেছেন এই খাতে আস্থা ফেরাতে দোষীদের অবশ্যই শাস্তি দিতে হবে। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ বিডিজবসের প্রতিষ্ঠাতা ফাহিম মাশরুরও মনে করেন যারা প্রতারণা করেছে তাদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারলে এই ধরনের প্রতারণা সামনের দিনে ঘটতেই থাকবে। সর্বশেষ গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে পণ্য ডেলিভারি করতে না পারার কারণে একজন গ্রাহকের মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার ইভ্যালির এমডি মোহাম্মদ রাসেল ও তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোছা. শামীমা নাসরিনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। কাস্টমার ও মার্চেন্টদের কাছে ইকমার্স প্ল্যাটফরম ইভ্যালির প্রকৃত দেনার পরিমাণ ৫৪৪ কোটি টাকা। দায়ের বিপরীতে তাদের চলতি সম্পদ রয়েছে ৯০ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। আর সম্পত্তি স্থাপনা ও যন্ত্রপাতি মিলিয়ে রয়েছে ১৪ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। এ দুটির যোগফল মোট ১০৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। এর আগে ইঅরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন তার স্বামী মাসুকুর রহমানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষক বনানী থানার ওসি তদন্ত শেখ সোহেল রানা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় ভারতে গ্রেফতার হয়েছেন। এই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে গ্রাহকের ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।নিরাপদ ডটকমএর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকেও সিইও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শাহরিয়ার খান নামে ঐ ব্যক্তি ইকমার্স সাইট খুলে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সাধারণ গ্রাহকদের আকৃষ্ট করে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নেন। এছাড়াও কয়েকটি ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের কর্ণধাররা গ্রেফতার হয়েছেন।অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর শীর্ষ ব্যক্তিরা গ্রেফতার হলেও ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকরা এখন পর্যন্ত কোনো ক্ষতিপূরণ পাননি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন করোনার কারণে এমনিতেই মানুষ আর্থিক সংকটে আছে। তার মধ্যে কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে ইকমার্সে টাকা দিয়ে এখন নিঃস্ব হয়ে পথে বসেছে। রফিকুল ইসলাম নামে একজন গ্রাহক বলেন তিনি ইভ্যালির মাধ্যমে প্রায় ৪ লাখ টাকা দিয়েছেন কিছু পণ্য কেনার জন্য। এখন পণ্যও পাননি টাকাও পাননি। এই টাকা না পাওয়ায় ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তিনি। আমিরুল ইসলাম নামে একজন জানিয়েছেন ১ লাখ ৮০ হাজার মোটরসাইকেল ১ লাখ ১০ হাজার টাকায় পাওয়ার অফারে তিনি টাকা দিয়েছেন। এখন টাকাও গেল মোটরসাইকেলও পেলেন না। অনেক কষ্ট করে এই টাকা জোগাড় করেছিলেন। প্রতারণার শিকার হতে পারেন জানার পরও কেন টাকা দিয়েছিলেন জানতে চাইলে আমিরুল বলেন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। করোনার কারণে চাকরি চলে গেছে। রাইড শেয়ারিংয়ে চালানোর জন্য মোটরসাইকেলটি কিনতে চেয়েছিলেন। ধার করে ঐ টাকা দিয়েছিলেন। এখন পথে বসে গেলেন।এমন অসংখ্য মানুষ ইকমার্সে প্রতারণার শিকার হয়েছেন। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম ইউনিটের উপকমিশনার আ ফ ম আল কিবরিয়া ইত্তেফাককে বলেছেন এখন ইকমার্সে অভিযোগের পরিমাণ আগের চেয়ে বহুগুণ বেড়ে গেছে। পুলিশের পক্ষ থেকে যথাসম্ভব প্রতিকারের চেষ্টা করা হচ্ছে।গত এক বছরের বেশি সময় ধরে বিতর্কের মুখে রয়েছে ইভ্যালি। তার পরও কেন গ্রাহকেরা সেখানে আস্থা রেখেছে জানতে চাইলে গ্রে অ্যাডভার্টাইজিংয়ের বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড গাউছুল আযম শাওন ইত্তেফাককে বলেন নামকরা প্রতিষ্ঠান যখন তাদের বিজ্ঞাপন করে তখন মানুষ কেন আস্থা রাখবে না নাম করেই যদি বলি দুই দিন আগেও বাংলাদেশের জাতীয় ক্রিকেট দলের স্পন্সর ছিল ইভ্যালি। আমাদের ক্রিকেটাররা ইভ্যালি লেখা জার্সি গায়ে জড়িয়ে যখন মাঠে নামেন তখন সাধারণ মানুষের কাছে কী বার্তা যায় বিজ্ঞাপনী প্রতিষ্ঠানগুলোর কোনো দায় আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন আমরা কোনো প্রতিষ্ঠানের সুনির্দিষ্ট কোনো পণ্যের বিজ্ঞাপন করলে সেই প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি। সেটা মডেলকেও জানাই। বিতর্কিত প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন কেন করেন তারকারা জানতে চাইলে জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা এমপি ইত্তেফাককে বলেন আমি যদি জানতাম ইঅরেঞ্জ প্রতারণা করবে তাহলে কি আর তাদের শুভেচ্ছা দূত হতাম এগুলো আসলে আমাদের জানার সুযোগ নেই। কেউ কি বলে আমি প্রতারণা করব আপনি আমাদের দূত হন কোনো পণ্যের বিজ্ঞাপন করার আগে সেই পণ্য সম্পর্কে জানার সুযোগ আছে কি নাএমন প্রশ্নের জবাবে মাশরাফি বলেন তাহলে তো আপনাকে মালিকানায় ঢুকতে হবে। ম্যানুফেকচার যেখানে হচ্ছে সেখানে যেতে হবে। কোম্পানির সিইও যারা থাকে বা শেয়ারহোল্ডার যারা থাকে তারা খোঁজখবর রাখতে পারে। যারা এই বিজনেসটা করছে এটা তাদের বিষয়। শুভেচ্ছা দূতের কাজ হচ্ছে আপনি আমাদের কোম্পানির শুভেচ্ছা দূত আপনার সঙ্গে এত টাকার চুক্তি আপনি ছয় মাসে তিন দিন বছরে ছয় দিন সময় দেবেন। সারা পৃথিবীতে এটাই প্রচলিত। আপনি ধরেন একটি মুদি দোকান দিতে হলেও লাইসেন্সের দরকার হয়। লাইসেন্স তো কোনো শুভেচ্ছা দূত দেন না। ফলে যারা লাইসেন্স দেন এটা দেখা তাদের দায়িত্ব।বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির বলেন ইভ্যালির চেয়ারম্যান ও সিইওর গ্রেফতারের ঘটনায় কিছু মানুষ শঙ্কিত হচ্ছেন। যারা পণ্য কেনার টাকা অগ্রিম দিয়েছেন বা যারা পণ্য সেখানে দিয়েছেন সেল করার জন্য তারা আশঙ্কা করছেন তাদের এগুলো ফেরত পাওয়ার যে সম্ভাবনাটুকু ছিল সেটাও এখন আর থাকবে না।সৈয়দ আলমাস কবির আরও বলেন আমার মনে হয় অবশ্যই এই অসাধু বা বেআইনি কার্যক্রম বন্ধ হওয়া উচিত এবং অপরাধীদের উদাহরণমূলক শাস্তি হওয়া উচিত। কিন্তু সরকার থেকে কোনো কমিটি গঠন করে বা প্রশাসক নিয়োগ করে নীতিমালা ও পরিচালনা নির্দেশিকা প্রতিপালন পূর্বক প্রতিষ্ঠানটিকে যদি চালু রাখা যায় তাহলে এই প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা থেকে যে লাভ হবে তা থেকে পাওনাদারদের কিস্তিতে টাকার কিছু অংশ ফেরত দেওয়া যেতে পারে। এটা একটা ব্যবস্থা হতে পারে। আলমাস কবির বলেন আমি বিশ্বাস করি আমাদের দেশে ডিজিটাল কমার্সের অপার সম্ভাবনা রয়েছে নিয়মনীতি মেনে ব্যবসা পরিচলনা করলে অনলাইন কেনাকাটায় গ্রাহকের আস্থা আবারও সুদৃঢ় হবে।এর আগেও ডেসটিনি যুবক নিউওয়ে জিজিএনসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করে লাখ লাখ গ্রাহক প্রতারিত হয়েছিলেন। তারাও এখন পর্যন্ত তাদের বিনিয়োগের অর্থ ফেরত পাননি। ঐ প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারেরাও গ্রেফতার হয়ে এখনো জেলে আছেন।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/915.csv b/Bangla_fin_news_articles/915.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e9cb3d4196a9727467150d474c7f564e67ec3673 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/915.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +915,সক্রিয় ডিএমএস ব্যবহারে কমবে সেলস চ্যানেলের খরচ,2021-09-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সম্পূর্ণ সেলস ও ডিস্ট্রিবিউশনকে কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালনা করতে সক্রিয় টেকনোলজিস লিমিটেড নিয়ে এসেছেসক্রিয়ডিস্ট্রিবিউশন ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ডিএমএস। এর অত্যাধুনিক ফিচারগুলো শুধুমাত্র পণ্যের ডিস্ট্রিবিউশন ব্যবস্থাকেই নিয়ন্ত্রণ করে না বরং মার্কেট সার্ভে ও এনালাইসিস করে সেলস বৃদ্ধি এবং বিক্রয়কর্মীদের দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করে।সক্রিয় ডিস্ট্রিবিউশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম সফটওয়্যারে রয়েছেলাইভ ড্যাশবোর্ড এবং রিয়েল টাইম রিপোর্টিংবিক্রয়কর্মীদের প্রতিমুহূর্তের রিয়েল টাইম বিক্রয় তথ্য দেখায়। তাদের সেলস টার্গেট এচিভমেন্ট ইনভয়েসের সংখ্যাসহ আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এই ড্যাশবোর্ড প্রদান করে থাকে। এছাড়া মাঠ পর্যায় থেকে পাঠানো তথ্য একেবারে রিয়েল টাইমে সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি হয়ে যাবে ম্যানেজমেন্ট রিপোর্টিং এর জন্যে।অর্ডার কালেকশন ও ম্যানেজমেন্টপ্রতিদিনের অর্ডার কালেকশনের তথ্য মাঠ পর্যায় থেকে সরাসরি সংগ্রহ করে ও সেগুলোকে যথাযথভাবে ডেলিভারির জন্য সঠিক ডিস্ট্রিবিউটরের কাছে পৌঁছে দেয়। এর মাধ্যমে প্রতিটি পণ্যের দাম ও পরিমাণ অনুযায়ী নির্ভুলভাবে ইনভয়েস তৈরি হয়ে যায় যা আপনার সেলস চ্যানেলে থাকা প্রতিটি দোকান সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা তৈরি করার এবং নির্দিষ্ট দোকান বা বাজার নিয়ে পরিকল্পনা করার আরও বেশি সুযোগ তৈরি করে দেয়।বিক্রয়কর্মীদের ট্র্যাকিং এবং রুট প্ল্যানিংজিপিএস প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিক্রয়কর্মীরা কখন কোন সেলস পয়েন্ট মার্কেট ভিসিট করছেন তার তাৎক্ষণিক খবর পৌঁছে দেয় এবং তাদের দৈনিক রুট প্ল্যানিং এ সহায়তা করে।ডেলিভারি ও পেমেন্ট আপডেটপ্রোডাক্ট ডেলিভারি ও পেমেন্ট হওয়ার সাথে সাথে অনলাইনে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট করে যা আপনাকে প্রতিটি দোকান এলাকা ও বিক্রয়কর্মীর বকেয়া কালেকশনের পারফর্মেন্স সম্পর্কে কাজ করার পরিষ্কার ধারণা দিয়ে থাকে।ইনভেন্টরি ও ওয়্যারহাউস স্টক ম্যানেজমেন্টএই সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনি ডিস্ট্রিবিউটরের স্টকের সঠিক হিসাব একেবারে সঠিকভাবে মনিটরিং করতে পারেন।মার্কেট সার্ভে ও বিজনেস ইন্টেলিজেন্স কালেকশনএই সফটওয়্যার আপনাকে মার্কেট থেকে ক্রেতা ও প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে সরাসরি আপনার কাছে রিপোর্ট আকারে পাঠিয়ে আপনাকে বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে।সক্রিয় টেকনোলজিসএর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুবির চৌধুরী বলেন সক্রিয় ডিএমএস সফটওয়্যারটি ব্যবসা সামলানোর ঝামেলা কমানোর পাশাপাশি আপনার সেলস চ্যানেলের দক্ষতা বাড়িয়ে প্রতি ১০০ জনের সেলস টিমে ৩৮ জন বিক্রয়কর্মীর সারা বছরের স্যালারির সমপরিমাণ টাকা বাঁচাতে সক্ষম। সফটওয়্যার চালানোর যাবতীয় খরচ বাদ দেওয়ার পরেও ১০০ জনের দলে যার পরিমাণ হতে পারে বছরে ৬৫ লাখ টাকা পর্যন্ত। মুবির চৌধুরী বলেন সক্রিয় ডিএমএস একটি ব্যবসায়ে বিভিন্ন উপায়ে খরচ কমায় এবং জনবলের দক্ষতা বৃদ্ধি করে। কাগজপত্রের ব্যবহার শতভাগ পর্যন্ত হ্রাস অটোমেশনের মাধ্যমে দ্রুত রিয়েল টাইম অর্ডার প্রসেসিং নিশ্চিতকরণ এবং প্রোডাক্ট ডেলিভারির সময় কমানো মাঠ পর্যায় এবং হেড অফিস রিপোর্টিং এর সময় ও খরচ সাশ্রয় ছাড়াও ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনমত অন্যান্য সফটওয়্যারের সঙ্গে ইন্টেগ্রেশনের মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রমকে লাস্ট মাইল কানেক্টিভিটি নিশ্চিত করে মূল সিস্টেমের সঙ্গে সংযুক্ত করে। ইতোমধ্যে ১১টি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের ৬৪টি জেলাতে তাদের দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনায় সক্রিয় ডিএমএস ব্যবহার করছে এবং আরও বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান খুব তাড়াতাড়ি এই সফটওয়্যারের আওতায় আসবে বলে তিনি জানান। তিনি আরো বলেন তার প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যারের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যেই সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে থাকা ৭০ সহস্রাধিক দোকান থেকে ৮ হাজারেরও বেশি পণ্যের অর্ডার সংগ্রহ করে থাকে। প্রতি মাসে এই সফটওয়্যার থেকে প্রায় ৭০ হাজার ভিজিট রিপোর্ট তৈরি হয়ে থাকে যা এর ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠানকে যথাযথভাবে তাদের সেলস টীমের কার্যক্রম মনিটর করতে সাহায্য করে। ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/916.csv b/Bangla_fin_news_articles/916.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..565a52c4cc7ff9fea46f1db063f3477a9ccad0b7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/916.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +916,যমুনা ইলেকট্রনিক্সের ওয়াশিং মেশিনের মোড়ক উন্মোচন,2021-09-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ব্যস্ত জীবনে কাপড় ধোয়ার সহজ সমাধান নিয়ে যমুনা ইলেকট্রনিক্সের বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ওয়াশিং মেশিনের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। সম্প্রতি এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ওয়াশিং মেশিনের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।এই বিষয়ে যমুনা ইলেকট্রনিক্সের পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় ক্রেতার কাঙ্খিত মূল্যে ০ ইন্টারেস্টএ ১২ মাসের ই.এম.আই সুবিধা দিয়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরির আকর্ষণীয় ডিজাইনের ওয়াশিং মেশিন এখন দেশের সর্বত্র যমুনা ইলেকট্রনিক্সএর নিজস্ব শোরুম পরিবেশক ও অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে।পাওয়ারফুল কুলিং রাশ প্রুফ বডি ফেব্রিক কেয়ার চাইল্ড লক এয়ার ড্ৰাইং সিস্টেম হাই টেম্পার্ড গ্লাস কভার ও মাল্টি প্রোগ্রাম সিস্টেমের স্টেট অফ দ্যা আর্ট প্রযুক্তির এই ওয়াশিং মেশিনে প্রতিদিনের কাপড় ধোয়ার খরচ মাত্র ৪ টাকারও কম। যমুনা ইলেকট্রনিক্স এন্ড অটোমোবাইলস লিমিটেড সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও পণ্যের উৎকৃষ্ট মান নিয়ন্ত্রণে বদ্ধ পরিকর।অনাড়ম্বর এই অনুষ্ঠানে সেলস ডিপার্টমেন্টএর ডিরেক্টর আবু তারেক জিয়া চৌধুরী হেড অব বিজনেস সাজ্জাদুল ইসলাম মার্কেটিং ডিরেক্টর সেলিম উল্যা সেলিম সহ প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য উর্ধতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/917.csv b/Bangla_fin_news_articles/917.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..751b5dfa13f847216f3260f9a21ed0761b81ec10 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/917.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +917,আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ঋণ পুনঃতপশিল তিনবারের বেশি নয়,2021-09-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান এনবিএফআই এখন থেকে তিনবারের বেশি কোনো ঋণ পুনঃ তপশিল করতে পারবে না। আর তৃতীয় দফা পুনঃতপশিলের পরও যদি কোনো গ্রাহক ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয় তাহলে তাকে স্বভাবজাত বা ইচ্ছাকৃত খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করা হবে।পাশাপাশি পুনঃতপশিল করা ঋণের যে পরিমাণ অর্থ আদায় হবে তার বিপরীতে সুদ শুধু আয় খাতে নেওয়া যাবে। এনবিএফআইয়ের জন্য গত মঙ্গলবার ঋণ পুনঃতপশিল বিষয়ে নীতিমালা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।নীতিমালার বলা হয়েছে গ্রাহকের ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা যাচাই না করেই বারবার ঋণ পুনঃতপশিল করছে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান। পরিশোধসূচি পুনর্নির্ধারণ এবং যথাযথভাবে পুনঃতপশিল প্রক্রিয়া অনুসরণ না করায় এসব প্রতিষ্ঠানের আদায়ের প্রকৃত চিত্র প্রতিফলিত হচ্ছে না।এখন থেকে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো কেবল বিরূপ মানে শ্রেণীকৃত নিম্নমান সন্দেহজনক ও ক্ষতিজনক ঋণ পুনঃতপশিল করতে পারবে। ঋণ নিয়মিত করার প্রতি পর্যায়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্ধারিত হারে ডাউনপেমেন্ট নিতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে কোনো মেয়াদি ঋণ নিম্নমান থাকা অবস্থায় প্রথম দফায় ৪৮ মাস দ্বিতীয় দফায় ৩৬ মাস ও তৃতীয় দফায় ২৪ মাসের জন্য পুনঃতপশিল করা যাবে। আর সন্দেহজন বা মন্দ মানে শ্রেণিকৃত অবস্থায় পুনঃতপশিলের ক্ষেত্রে প্রথম দফায় ৩৬ মাস দ্বিতীয় দফায় ২৪ মাস ও তৃতীয় দফায় ১৮ মাসের জন্য পুনঃতপশিল করা যাবে। স্বল্পমেয়াদি ঋণের মেয়াদোত্তীর্ণ তারিখ বা সর্বশেষ কিস্তি পরিশোধের পর প্রথম দফায় সর্বোচ্চ ১২ মাসের জন্য পুনঃ তপশিল করা যাবে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফায় ছয় মাস করে নিয়মিত করতে পারবে এনবিএফআইগুলো। ১১ ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি ১৫ হাজার কোটি টাকা ....ডাউনপেমেন্টের বিষয়ে বলা হয় প্রথম দফা ঋণ পুনঃতপশিলের ক্ষেত্রে মেয়াদি ও স্বল্পমেয়াদি উভয় ক্ষেত্রে মেয়াদোত্তীর্ণ কিস্তির ন্যূনতম ১৫ শতাংশ বা মোট বকেয়ার ১০ শতাংশের মধ্যে যা কম সেই পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করতে হবে। দ্বিতীয় দফায় মেয়াদোত্তীর্ণ কিস্তির ৩০ শতাংশ বা মোট বকেয়ার ২০ শতাংশের মধ্যে যা কম তা দিতে হবে। আর তৃতীয় দফায় মেয়াদোত্তীর্ণ কিস্তির ৫০ শতাংশ বা মোট বকেয়ার ৩০ শতাংশের মধ্যে যা কম তা পরিশোধ করতে হবে।এ উপায়ে নিয়মিত করা ঋণ মাসিক বা ত্রৈমাসিক কিস্তির মাধ্যমে পরিশোধ করা যাবে। পুনঃতপশিল করা ঋণের অনাদায়ী কিস্তি ছয়টি মাসিক কিস্তি বা দুটি ত্রৈমাসিক কিস্তির সমান হলে তা ক্ষতিজনক মানে শ্রেণিকরণ করতে হবে। এতে আরো বলা হয়েছে প্রতিটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদ অনুমোদিত ঋণ পুনঃতপশিল বিষয়ে একটি নীতিমালা থাকতে হবে। সেখানে এমন সব শর্ত দিতে হবে যা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই নীতিমালার চেয়ে কোনোভাবে সহজ হবে না। পুনঃ তপশিলের আগে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ক্রেডিট কমিটি লিখিত প্রতিবেদনের মাধ্যমে যৌক্তিকতা ও প্রভাব তুলে ধরবে।সংশ্নিষ্ট গ্রাহকের ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা যাচাইয়ের জন্য তার নগদ প্রবাহ বিবরণী নিরীক্ষিত স্থিতিপত্র আয়ব্যয় ও অন্যান্য আর্থিক বিবরণী পর্যালোচনা করতে হবে। একজন গ্রাহকের ডাউনপেমেন্টর অর্থ জমা হওয়ার এক মাসের মধ্যে পুনঃতপশিলের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তবে কিস্তি হিসেবে জমা হওয়া অর্থ কোনোভাবেই ডাউনপেমেন্ট বাবদ জমা দেখানো যাবে না।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/918.csv b/Bangla_fin_news_articles/918.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..10e3ea9add92c0f7a09bba1be0afa9cd35cce2f7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/918.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +918,গভর্নরের সঙ্গে ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাক্ষাৎ নিয়ে প্রকাশিত সংবাদ বিভ্রান্তিকর এবিবি,2021-09-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ব্যাংক নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের এবিবি একটি প্রতিনিধিদল গত ১৩ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের সাথে সাক্ষাতের বিষয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ বিভ্রান্তিকর বলে দাবী করেছে সংগঠনটি। বুধবার এবিবির পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়।বিবৃতিতে বলা হয় ব্যাংক নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের এবিবি একটি প্রতিনিধিদল গত ১৩ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের সাথে সাক্ষাতের বিষয়ে বিভ্রান্তিকর শিরোনামের কিছু মনগড়া সংবাদের প্রতি এবিবির নজরে এসেছে। শিরোনামগুলির মধ্যে উদাহরণস্বরূপ রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ক্ষমা চাইলেন ছয় ব্যাংকের এমডি কারণ ছাড়া ব্যাংকে কর্মী ছাঁটাই হয়নি বৈঠকে এবিবির দাবি ব্যাংকের কর্মী ছাঁটাই না করার নির্দেশ ইত্যাদি।ব্যাংকে কর্মীদের স্বেচ্ছায় পদত্যাগ খারাপ পারফরমেন্সের কারণে পদত্যাগ এবং ব্যাংকের শৃঙ্খলাভঙ্গজনিত কারণে পদত্যাগ বিষয়ে দেশের কয়েকটি ব্যাংকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চলমান নিরীক্ষা কার্যক্রম নিয়ে সম্প্রতি কিছু প্রধান পত্রিকায় অসত্য ও বিভ্রান্তিকর সংবাদ ছাপা হওয়ার প্রেক্ষিতে এবিবি নেতৃবৃন্দ এদিন গভর্নরের সঙ্গে দেখা করে এ প্রসঙ্গে ব্যাংকগুলির অবস্থান ব্যাখ্যা করেন।বিবৃতিতে আরও বলা হয় এবিবি প্রতিনিধিদল কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে জানান যে শ্রম আইন যথাযথ পরিপালন করেই ব্যাংকে খারাপ পারফরমেন্স বা শৃঙ্খলাভঙ্গজনিত কারণে কর্মীদের পদত্যাগ বা ছাঁটাই হয়ে থাকে। তারা আরও জানান অনেক কর্মীই স্বেচ্ছায় বেশি বেতন ও সুবিধা নিয়ে অন্য ব্যাংকে যেমন চলে যান তেমনই নানা পারিবারিক কারণ স্থায়ীভাবে বিদেশ গমন ইত্যাদি কারণেও বড় সংখ্যক কর্মী স্বেচ্ছায় তাদের চাকরি ছাড়েন আর যে সকল ব্যাংকে আলাদা কমিশন আয়ভিত্তিক সেলসফোর্স রয়েছে সেসব ব্যাংকের পদত্যাগকারী কর্মীর সংখ্যা স্বাভাবিক কারণেই বেশি হয় যেহেতু ব্যাংকের ভিন্নতার উপরে প্রশিক্ষিত সেলস কর্মীদেরকে স্থায়ী কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দিয়ে থাকে। সভায় এবিবি চেয়ারম্যান বলেন যে যদি যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়া কোনো ব্যাংক কোনো পদত্যাগকারী কর্মীর পাওনা বুঝিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে গড়িমসি করে থাকে তাহলে এবিবি সেটার নিন্দা জানায়।এবিবি নেতৃবৃন্দের এ সকল তথ্য উপাত্ত ও পরিসংখ্যান শোনার পর কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কিছু ব্যাংকে নিরীক্ষা চলমান থাকার এবং তার শেষে বস্তুগত তথ্যের ভিত্তিতেই যে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে সেটি ব্যাংক এমডিদেরকে নিশ্চিত করেন। গভর্নর তার বক্তব্যে করোনা মহামারী চলাকালীন সময়ে কর্মীদের পদত্যাগ ও ছাঁটাই বিষয়টির সংবেদনশীলতার দিকে দৃষ্টি রেখে ব্যাংক এমডিদেরকে মানবিক আচরণ প্রদর্শন করার আহ্বান জানান। তিনি ব্যাংকের প্রাথমিক স্তরের কর্মীদের কম বেতন প্রসঙ্গে ব্যাংক এমডিদেরকে উদারতা প্রদর্শন করারও পরামর্শ দেন। তিনি বলেন যে চাকরি ছাড়া কর্মীর সংখ্যা মহামারীর আগের বছরগুলোর চাইতে বেশি হওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়।পুরো সাক্ষাৎটি একটি পরিপূর্ণ সৌহার্দ্যসুলভ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়। এই সাক্ষাতে ব্যাংক এমডিদের ক্ষমা চাওয়ার মতো কোনো পরিস্থিতি অবস্থা ও কারণ তৈরিই হয়নি। প্রকাশিত সংবাদের এ অংশটুকু যেমন মনগড়া তেমন কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক মিটিংয়ে উপস্থিত ব্যাংকারদেরকে ব্যাংকে অবৈধভাবে নিয়োগ বাণিজ্য চলে এমন কথা বলা হয়েছে দাবি করাটাও অপসাংবাদিকতা। সভায় ছয় ব্যাংক এমডির উপস্থিত থাকার কথাটিও একটি ভুল তথ্য উল্লেখ করে একটি সুন্দর ও ইতিবাচক আলোচনার সংবাদকে বিকৃত করে সংবাদপত্রে ভুল তথ্যসহ উপস্থাপনের নিন্দা জানায় এবিবি।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/919.csv b/Bangla_fin_news_articles/919.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a65800cfda49e62e6ac249c3e8fcbb38577fe802 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/919.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +919,বাংলাদেশিদের মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণ ২৫ হাজার টাকা,2021-09-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বর্তমানে বাংলাদেশের নাগরিকের মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার ৮৯০ টাকা। আজ বুধবার ১৫ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদ অধিবেশনে এক প্রশ্নের জবাবে তথ্য জানান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।এদিন প্রশ্নোত্তর পর্বে চট্টগ্রাম৪ আসনের সংসদ সদস্য দিদারুল আলমের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন বর্তমানে বৈদেশিক ঋণের স্থিতি ৪৯ হাজার ৪৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী দেশে মোট জনসংখ্যা ১৬৯ দশমিক ৩১ মিলিয়ন। এই হিসাবে মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ২৯২ দশমিক ১১ মার্কিন ডলার। প্রতি ডলার ৮৫ দশমিক ২১ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি টাকায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় ২৪ হাজার ৮৯০ টাকা ৬৯ পয়সা। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি ফ্লো অব এক্সটার্নাল রিসোর্স ইন টু বাংলাদেশ শীর্ষক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায় ২০১৯২০ অর্থবছরে গত জুন পর্যন্ত বাংলাদেশে বৈদেশিক ঋণের স্থিতি রয়েছে ৪ হাজার ৪০৯ কোটি ৫১ লাখ মার্কিন ডলার যা স্থানীয় মুদ্রায় প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে দাঁড়ায় ৩ লাখ ৭৪ হাজার ৮৯৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। এ হিসাবে দেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ধরে হিসাব করলে প্রত্যেকের মাথায় বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ২৩ হাজার ৪২৫ কোটি টাকা।এর আগে ২০১৮১৯ অর্থবছরের জুন পর্যন্ত বৈদেশিক ঋণের স্থিতি ছিল ৩ হাজার ৮৪৭ কোটি ৫৪ লাখ ডলার এবং ২০১৭১৮ অর্থবছরে বৈদেশিক ঋণের স্থিতি ছিল ৩ হাজার ৩৫১ কোটি ১৮ লাখ ডলার।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/92.csv b/Bangla_fin_news_articles/92.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28744f4de5ac8ab9d5cf82daa09410c36a1e1525 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/92.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +92,শেয়ারবাজারে সূচকের পতন,2022-07-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের শেয়ারবাজারে সূচকের পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দর পতন হয়েছে। সোমবার ৪ জুলাই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএস৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ২৮৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। তবে ডিএসই শরীয়াহ সূচক শূন্য দশমিক ৪১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে মোট ৩৮১ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৯টির দরপতন হয়েছে ১৮২টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের। ... ফুলবাড়ীতে পেঁয়াজের দাম কমছে ... ফুলবাড়ীতে পেঁয়াজের দাম কমছে ...ফুলবাড়ীতে পেঁয়াজের দাম কমছে এদিকে অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১ হাজার ২০৪ পয়েন্টে। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৬৯৩ পয়েন্টে সিএসই৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৫৯৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে ২৯১টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২৩টির কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪০টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/920.csv b/Bangla_fin_news_articles/920.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bfcf5c28229adb17a75c5956c11383f8edcfc5d8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/920.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +920,শেয়ারবাজারে বড় দরপতন,2021-09-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস গতকাল মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে দেশের শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দিলেও শেষ পর্যন্ত বড় দরপতন হয়েছে।প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সবকয়টি মূল্যসূচক কমার পাশাপাশি কমেছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম।গতকাল ডিএসইতে লেনদেন শুরু হতেই একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়তে থাকে। এতে প্রথম মিনিটেই ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্টের বেড়ে যায়। ২০ মিনিটের মাথায় সূচকটি বাড়ে ৩৯ পয়েন্ট। তবে সকাল সাড়ে ১১টার পর থেকে পরিস্থিতি বদলে যেতে থাকে। দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখানো একের পর এক প্রতিষ্ঠানের দরপতন হতে থাকে। ফলে বড় উত্থানে লেনদেন শুরু হলেও দেখতে দেখতে ঋণাত্মক হয়ে পড়ে সূচক। সময়ের সঙ্গে বাড়তে থাকে পতনের মাত্রা। ফলে লেনদেন শেষে এক প্রকার ধসে পরিণত হয় শেয়ারবাজার।লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় যেখানে ২০০এর বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ে সেখানে লেনদেন শেষে মাত্র ৫২টি প্রতিষ্ঠান দাম বাড়ার তালিকায় স্থান পেয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৩০০টির। আর ২৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ডিএসইতে সামান্য উত্থান হলেও সিএসইতে পতন ....এতে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৭৭ পয়েন্ট কমে ৭ হাজার ১৪০ পয়েন্টে নেমে গেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরিয়াহ্ ২২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ২৩ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৬১১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।সূচকের বড় পতন হলেও ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৮৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ২ হাজার ৪০ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ৪৬ কোটি ২৯ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের শেয়ার। কোম্পানিটির ১১১ কোটি ৫৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর ৮৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৭০ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা।এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেপ্যারামাউন্ট টেক্সটাইল ওয়ালটন ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো লাফার্জাহোলসিম বাংলাদেশ সাইফ পাওয়ার টেক আইপিডিসি ফাইন্যান্স এবং ইসলামিক ফাইন্যান্স।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/921.csv b/Bangla_fin_news_articles/921.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b32219f476c8d416a31a6029842a785f4efc45b4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/921.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +921,আনোয়ার হোসেন স্মরণে সিটি ব্যাংকের শোক ও স্মরণ সভা,2021-09-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিটি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এবং আনোয়ার গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেনের স্মরণে শোক ও স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার ১৩ সেপ্টেম্বর সিটি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই শোক ও স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।স্মরণ সভায় ব্যাংক চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার বলেন আনোয়ার হোসেনের দৃষ্টি শুধু ব্যবসায় বৃদ্ধিতে ছিল না। তিনি নজর রাখতেন সমাজের অনগ্রসর মানুষের প্রতি। তিনি একই সঙ্গে ছিলেন দয়ালু দেশপ্রেমিক আদর্শ সন্তান ও একজন আদর্শ পিতা।স্মৃতিচারণ শেষে মরহুমের আত্মার শান্তি কামনায় দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন সিটি ব্যাংকের শরীয়াহ সুপারভাইজারি কমিটির চেয়ারম্যান ড মো আনোয়ার হোসাইন মোল্লা।সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিনের সঞ্চালনায় শোক সভায় বক্তব্য রাখেন সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার পরিচালক রাজিবুল হক চৌধুরী মরহুম আনোয়ার হোসেনের বড় পুত্র আনোয়ার গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মানোয়ার হোসেন ছোট পুত্র সিটি ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ দ্বিতীয় পুত্র সিটি ব্যাংকের পরিচালক হোসেন মেহমুদ সিটি ব্যাংকের প্রাক্তন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্বাসউদ্দীন আহমেদ ও অন্যেরা। শোক সভায় মরহুম আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেনের পরিবারের অন্যান্য সদস্য এবং ব্যাংকের নির্বাহীগণ উপস্থিত ছিলেন।সভায় আলোচকবৃন্দ আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেনের বিপুল কর্মময় জীবনের নানাদিকে আলোকপাত ও স্মৃতিচারণ করেন এবং বেসরকারী ব্যাংকিং খাতে তাঁর অবদান তুলে ধরেন। এছাড়া আনোয়ার হোসেনের জীবন দর্শন ও কর্মময় জীবন সম্পর্কিত একটি ভিডিও চিত্র সভায় প্রদর্শিত হয়।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/922.csv b/Bangla_fin_news_articles/922.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dc0c3024feb59ed24382f3076bc8094af09dd8a9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/922.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +922,ইভ্যালিসহ ১০ ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে মন্ত্রণালয়,2021-09-14,অনলাইন ডেস্ক,অনিয়মের অভিযোগ ওঠা ইভ্যালিসহ ১০ ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার ১৪ সেপ্টেম্বর সচিবালয়ে কমিটির বৈঠক শেষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক ও ডিজিটাল ইকমার্স সেলের প্রধান হাফিজুর রহমান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।হাফিজুর রহমান বলেন ইভ্যালি ইঅরেঞ্জ ধামাকাসহ বিভিন্ন ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো যেহেতু ইতোমধ্যে আইন অমান্য করেছে সুতরাং মন্ত্রণালয় তাদের দায়িত্ব নিবে না। তাই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে রেফার করে দেওয়া হয়েছে। তারা যাতে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করে।ডিজিটাল ইকমার্স সেলের প্রধান হাফিজুর রহমান আরও বলেন ইভ্যালির টাকা কোথায় গেছে সেটা জানা যায়নি। দুর্নীতি দমন কমিশন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ ব্যাপারে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকও তদন্ত করছে।এছাড়া আর্থিক অনিয়ম ও ভোক্তা ঠকানোর অভিযোগে আলোচিত ইকমার্স কোম্পানির হিসাব খতিয়ে দেখতে নিরীক্ষক নিয়োগ দিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের পরিচালক অতিরিক্ত সচিব হাফিজুর রহমান জানান ইকমার্স প্ল্যাটফর্ম ইঅরেঞ্জ ধামাকা কিউকম সিরাজগঞ্জ শপ আলাদিনের প্রদীপ বুম বুম আদিয়ান মার্ট নিড ডটকম ডটবিডি ও আলেশা মার্টের আর্থিক লেনদেন বিষয়ে জানতে গত আগস্টের শেষ দিকে বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি দিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এখন তারা এসব প্রতিষ্ঠানে নিরীক্ষক নিয়োগ দিয়ে ব্যবসার হিসাব বের করার পরামর্শ দিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে।দেশে ইকমার্সের ব্যবসা বেশ কয়েক বছর ধরেই বাড়ছিল এর মধ্যে মহামারি শুরু হলে নতুন নতুন বেশ কিছু কোম্পানি রাতারাতি ফুলে ফেঁপে উঠতে শুরু করে।বাজারমূল্যের চেয়ে অর্ধেক দামে পণ্য বিক্রির প্রলোভন দেখিয়ে এসব কোম্পানি লাখ লাখ গ্রাহকের হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠছে এখন।কিন্তু তাদের অনেকে মাসের পর মাস অপেক্ষা করেও পণ্য বুঝে পাননি কোম্পানি তাদের টাকাও ফেরত দিচ্ছে না। এসব ঘটনায় ইভ্যালি ই অরেঞ্জসহ বিভিন্ন কোম্পানির বিরুদ্ধে বেশ কিছু মামলাও হয়েছে সম্প্রতি।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/923.csv b/Bangla_fin_news_articles/923.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20745e03eaf6f3aa58af2505b93bd0ccd84f9f98 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/923.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +923,হালাল পণ্যের সনদ দেবে বিএসটিআই,2021-09-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে ইসলামি শরিয়াহ মোতাবেক হালাল পণ্যের সনদ দেবে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন বিএসটিআই। সম্প্রতি শিল্প মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত একটি গেজেট জারি করেছে।গেজেটে বলা হয়েছে প্রক্রিয়াজাত দ্রব্য প্রসাধন সামগ্রী ওষুধ ও অন্যান্য সেবার জন্য বিএসটিআইয়ের পক্ষ থেকে হালাল সনদ দেওয়া হবে। ক্ষুদ্র শিল্পে সনদ বা নবায়ন ফি ১ হাজার টাকা। মাঝারি শিল্পে ৩ হাজার ও বৃহৎ শিল্পের ক্ষেত্রে ৫ হাজার টাকা ফি দিতে হবে। জানা গেছে কোনো প্রক্রিয়াজাত দ্রব্যের গায়ে বা লেবেলে অথবা সেবার অনুকূলে হালাল মার্ক ব্যবহারের উদ্দেশ্যে সনদের জন্য বিএসটিআইয়ের নির্ধারিত ফরমে সংস্থাটির মহাপরিচালক বরাবর আবেদন করতে হবে। সনদ দেওয়া হবে তিন বছরের জন্য। মেয়াদ শেষে নবায়নের আবেদন করা যাবে। সনদ দেওয়ার আগে বিএসটিআইয়ের হালাল নিরীক্ষা দল সবকিছু যাচাই করবে। এরপর হালাল সনদ কমিটি বিএসটিআইয়ের কাছে সুপারিশ করবে। বিএসটিআই সন্তুষ্ট হলে তবেই সনদ দেবে। কোনো শর্তের ব্যত্যয় হলে বিএসটিআই পরে হালাল সনদ স্থগিত বা বাতিল করতে পারবে। সনদের জন্য আবেদন করার সময় প্রতিষ্ঠান ও কারখানার নামঠিকানা ব্র্যান্ড ও পণ্যের নাম ইত্যাদি উল্লেখ করতে হবে। অন্য দিকে ব্যক্তির ক্ষেত্রে আবেদনকারী স্বয়ং এবং প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে মালিক অংশীদার বা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির সই থাকতে হবে। ইসলামি শরিয়াহ মোতাবেক গ্রহণযোগ্য প্রক্রিয়াজাত দ্রব্য প্রসাধন সামগ্রী ওষুধ এবং অন্যান্য প্রক্রিয়া বা সেবাকে হালাল বলে সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/924.csv b/Bangla_fin_news_articles/924.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d4b0ecc1a9cd95518e53f75a71b56f510406b8aa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/924.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +924,আবারও ঊর্ধ্বমুখী শেয়ারবাজার,2021-09-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস গতকাল সোমবার লেনদেনের শুরুতে দেশের শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা দিলেও শেষ পর্যন্ত চমকের মাধ্যমে দিনের লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই মূল্যসূচক বাড়লেও লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা কমেছে।বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে ডিএসইতে লেনদেন শুরু হতেই একের পর এক প্রতিষ্ঠানের দরপতন হতে থাকে। এতে অল্প সময়ের মধ্যেই ঋণাত্মক হয়ে পড়ে সূচক। অবশ্য শেষ দুই ঘণ্টার লেনদেনে টানা ঊর্ধ্বমুখী থাকে বাজার। এ সময়ের মধ্যে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ে। ফলে দিনের লেনদেন শেষে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখায় ১৮৯টি প্রতিষ্ঠান। বিপরীতে দাম কমার তালিকায় স্থান করে নেয় ১৪৩টি। আর ৪৩টির দাম অপরিবর্তিত থাকে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ২১৮ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরিয়াহ্ দুই পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।তবে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক দুই পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৬৩৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিকে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা কমেছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৪০ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ২ হাজার ৭০৮ কোটি ৪০ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ৬৬৭ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। ডিএসইতে সামান্য উত্থান হলেও সিএসইতে পতন ....গতকাল টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ১৪৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকো ফার্মার ৬৪ কোটি ২২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৫৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেএনআরবিসি ব্যাংক ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিন্ডে বিডি সাইফ পাওয়ার টেক স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস ও ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং।অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৪৪ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৬৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩২৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৬৪টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৩২টির ও ২৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/925.csv b/Bangla_fin_news_articles/925.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a6cda203b7414f767f7b3e97f87738ab49620948 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/925.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +925,ইভ্যালিসহ ১০ ইকমার্সের আলাদা নিরীক্ষা চায় বাংলাদেশ ব্যাংক,2021-09-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইভ্যালিসহ ১০টি ইকমার্স প্রতিষ্ঠানে আলাদা নিরীক্ষা করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত রবিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে এই চিঠি দিয়ে তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে অর্থাৎ নিরীক্ষক নিয়োগ দিয়ে নিরীক্ষা করার পরামর্শ দিয়েছে।অন্য ৯টি প্রতিষ্ঠান হলো ধামাকা ইঅরেঞ্জ সিরাজগঞ্জ শপ আলাদিনের প্রদীপ কিউকুম বুম বুম আদিয়ান মার্ট নিড ডটকম ডটবিডি ও আলেশা মার্ট। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ইভ্যালি ছাড়া অন্য ৯ প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক লেনদেন ও আর্থিক তথ্য জানতে চেয়ে গত ২৪ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি পাঠিয়েছিল। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ওই চিঠিতে প্রতিষ্ঠানগুলোর সর্বশেষ আর্থিক অবস্থা ক্রেতা ও মার্চেন্টদের কাছে মোট দায়ের পরিমাণ এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর চলতি ও স্থায়ী মূলধনের পরিমাণ জানা দরকার বলে উল্লেখ করা হয়েছিল।এর আগে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়েরই এক চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক গত জুন মাসে ইভ্যালির ওপর একটি প্রতিবেদন তৈরি করে। তাতে উঠে আসে যে গ্রাহক ও মার্চেন্টদের কাছে ইভ্যালির দেনা ৪০৩ কোটি টাকা আর কোম্পানিটির চলতি সম্পদের পরিমাণ ৬৫ কোটি টাকা। আন্তঃব্যাংক চেক লেনদেন ও অনলাইন ট্রান্সফার বন্ধ ....এদিকে ইভ্যালি সম্প্রতি তিন দফায় সম্পত্তি দায় দেনা ইত্যাদির বিবরণ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে। এগুলোর সত্যতা যাচাই ও পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে একটি বৈঠক ডেকেছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/926.csv b/Bangla_fin_news_articles/926.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0d8b63a8645bc9a423bde16fec88785192550083 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/926.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +926,একদিন পরই শেয়ারবাজারে সূচকের উত্থান,2021-09-13,অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে আজ সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৫ পয়েন্ট অবস্থান করছে ৭ হাজার ২১৮ পয়েন্টে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৪৫ পয়েন্ট অবস্থান করছে ২১ হাজার ২৯ পয়েন্টে।ডিএসইতে আজ মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৪০ কোটি টাকার। যা আগের দিনের চেয়ে ৬৬৮ কোটি টাকা কম। গতকাল রবিবার লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৭০৮ কোটি টাকার।আজ বাজারে শেয়ারের দর বেড়েছে ১৮৯টির কমেছে ১৪৩টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির।ডিএসইতে আজ লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো বেক্সিমকো বেক্সিমকো ফার্মা ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এনআরবিসি ব্যাংক বিএটিবিসি লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স লিন্ডেবিডি সাইফ পাওয়ার স্কয়ার ফার্মা ও ডমিনেজ।দর বৃদ্ধির শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো মেট্রো স্পিনিং এসএবিসি ব্যাংক আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড দেশ বন্ধু ফু ওয়াং সিরামিকস এনভয় টেক্সটাইল ম্যাকসন স্পিনিং কে অ্যান্ড কিউ সিনোবাংলা ও এমবি ফার্মা।অন্যদিকে সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকার। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৪টির কমেছে ১৩২টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টির।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/927.csv b/Bangla_fin_news_articles/927.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..35d5c9721cd7471e0b2a0566bdd1dd89daefad46 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/927.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +927,গ্রীষ্মকালেও হবে টমেটো চাষ পরিদর্শনের পর সন্তোষ প্রকাশ কৃষিমন্ত্রীর,2021-09-13,কলারোয়া সাতক্ষীরা সংবাদদাতা,শীতকালীন সবজি টমেটা এখন গ্রীষ্মকালেও চাষ হবে। গবেষকরা বলছেন গ্রীষ্মকালীন টমেটোর চাষে সফল হলে দেশের কৃষি অর্থনীতিতে এক যুগান্তকারী পথ উন্মোচন হবে। গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষের সফলতা দেখতে রবিবার ১২ সেপ্টেম্বর সাতক্ষীরার কামারালি মাঠে গ্রীষ্মকালীন টমেটো ক্ষেত পরিদর্শন করেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।কলারোয়ার চাষীদের উৎপাদিত গ্রীষ্মকালীন টমেটো দেখে মন্ত্রী সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন এ উপজেলায় এ বছর ৬৭ হেক্টর জমিতে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ হয়েছে আগামী বছর জেলাতে অন্তত ৭০০ হেক্টর জমিতে গ্রীস্মকালীন টমেটো আবাদ করতে হবে। এজন্য বীজ সার সহ প্রয়োজনীয় উপকরণ বেশি বেশি বরাদ্দ দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ভারতীয় টমেটো আমদানির কারণে কৃষকরা তাদের উৎপাদিত টমেটোর ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বলে কৃষকদের অভিযোগের জবাবে মন্ত্রী বলেন কৃষকদের স্বার্থ রক্ষায় প্রয়োজনে ভারতীয় টমেটো আমদানি বন্ধ করে দেওয়া হবে। কৃষকদের উৎপাদিত পণ্য সংরক্ষণের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ফসল উৎপাদনের স্বার্থে কৃষকদের জন্য নিরবচ্ছিন বিদ্যুৎ ব্যবস্থা করা হবে। দক্ষিণাঞ্চলে লবণাক্ততা সহিষ্ণু জাতের ফসল উৎপাদনের ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার।কামারালি টমেটো ক্ষেত সংলগ্ন ওফাপুর বিলের লষ্কর খালটি আগামী অর্থবছরের মধ্যে খনন করার ঘোষণা দেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক। ওই এলাকার কৃষকরা যাতে তাদের উৎপাদিত টমেটো নির্বিঘ্নে বিক্রয় করতে পারেন সেজন্য সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে শেড নির্মাণের প্রতিশ্রতি দেওয়া হয়।সাতক্ষীরা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপপরিচালক কৃষিবিদ নূরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মেজবাহুল ইসলাম বিএডিসির চেয়ারম্যান ড. অমিতাভ সরকার সাতক্ষীরা২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহম্মেদ রবি সাতক্ষীরা১ আসনের সংসদ সদস্য এড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম। কৃষকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আফসার সানা।অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ড. বখতিয়ার আহম্মেদ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আসাদুল্লহ বিএডিসির পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবীর কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জুবায়ের হোসেন চৌধুরী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাতক্ষীরা১ আসনের সাবেক এমপি ইঞ্জিনিয়ার শেখ মুজিবুর রহমান জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ফিরোজ কামাল শুভ্র অধ্যক্ষ আবু আহম্মেদ উপজেলা কৃষি অফিসার রফিকুল ইসলাম কলারোয়া পৌর মেয়র মনিরুজ্জামান বুলবুল কলারোয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ফিরোজ আহম্মেদ স্বপণ সাধারণ সম্পাদক আলিমুর রহমান কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মীর খায়রুল কবীর যুগিখালী ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল হাসানসহ কৃষি মন্ত্রণালয় ও কৃষি বিভাগের খুলনা বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন কর্মকর্তাগণ।অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন এবং উপজেলা কৃষি অফিসার রফিকুল ইসলাম।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/928.csv b/Bangla_fin_news_articles/928.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8c41609fddbd03447a42a1951ad784c38c9827d8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/928.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +928,প্রতিদিন ছয় ঘণ্টা বন্ধ থাকবে সিএনজি স্টেশন,2021-09-13,অনলাইন ডেস্ক,আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে প্রতিদিন ছয় ঘণ্টা অর্থাৎ বিকাল ৫টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে সিএনজি ফিলিং স্টেশন। বিদ্যুৎকেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহ বাড়াতে সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মীর মোহাম্মদ আসলাম উদ্দিন।বিদ্যুতের দৈনিক পিকআওয়ারে সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখার বিষয়টি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশের জন্য ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়ে জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগ থেকে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান বরাবর চিঠি পাঠানো হয়েছে। ওই চিঠিতে বলা হয় গ্যাস ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর গ্যাসের চাহিদা ও সরবরাহের স্বল্প মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন বিষয়ে গত ১৯ জুলাই প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদবিষয়ক উপদেষ্টার উপস্থিতিতে ও বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল সভায় নিম্নরূপ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় বিদ্যুতের দৈনিক পিকআওয়ারে সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখতে হবে। রাতে ছয় ঘণ্টা বন্ধ থাকবে সিএনজি স্টেশন ....এমতাবস্থায় ওই সিদ্ধান্তের আলোকে বিদ্যুতের দৈনিক পিকআওয়ারে বিকাল ৫টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখা ও এ বিষয়টি কমপক্ষে তিনটি দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যানকে নির্দেশনা দেওয়া হয় চিঠিতে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/929.csv b/Bangla_fin_news_articles/929.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..99d095131b92c88b95bf65671d77e6dfba0307d3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/929.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +929,ডিবিএল সিরামিকসের নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর সাকিব আল হাসান,2021-09-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ডিবিএল সিরামিকসএর নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে যোগ দিয়েছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার ও দেশের সেরা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। আজ ১২ই সেপ্টেম্বর রবিবার রাজধানীর এক অভিজাত হোটেলে ডিবিএল সিরামিকস আয়োজিত ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর সাইনিং সেরেমনিতে সাকিব আল হাসান ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে ডিবিএল সিরামিকসএর সাথে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছেন।খুব শীঘ্রই দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ও নির্ভরযোগ্য সিরামিক টাইলস ব্র্যান্ড ডিবিএল সিরামিকসএর ব্র্যান্ড প্রোমোশনসহ বিভিন্ন বিশেষ কার্যক্রমে দেখা যাবে বিশ্বসেরা এই ক্রিকেটারকে।অনুষ্ঠানে সাকিব আল হাসানসহ আরও উপস্থিত ছিলেন ডিবিএল গ্রুপএর চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহেদ ভাইসচেয়ারম্যান এম. এ. রহিম ডিএমডি অ্যান্ড গ্রুপ সিইও এম. এ. কাদের ডিবিএল সিরামিকসএর জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ বায়েজিদ বাশার এবং অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ।ডিবিএল গ্রুপএর চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহেদ বলেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার ও বাংলাদেশ ক্রিকেটের গর্ব সাকিব আল হাসানকে পেয়ে আমরা সত্যিই আনন্দিত ও গর্বিত। সাকিব আল হাসানের অলরাউন্ড নৈপুণ্যের মতো দেশের সিরামিকস বাজারেও ডিবিএল সিরামিকস তার ক্রেতাদের মাঝে আস্থাশীল অবস্থান সবসময় বজায় রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি। আমরা আশা করি ভবিষ্যতে সাকিব আল হাসান ও ডিবিএল সিরামিকস একসাথেআরও অনেক সফলতা বয়ে আনতে সক্ষম হবে। ডিবিএল সিরামিকসএর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হওয়া প্রসঙ্গে সাকিব আল হাসান বলেন দেশের শীর্ষ সিরামিকস টাইলস ব্র্যান্ড ডিবিএল সিরামিকসএর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হতে পেরে আমি সত্যিই ভীষণ আনন্দিত। ডিবিএল সিরামিকসএর অত্যাধুনিক স্টাইল আন্তর্জাতিক গুণমান মনকাড়া ডিজাইন ওনির্ভরযোগ্য পারফর্মেন্স আমাকে মুগ্ধ করেছে যা ভবিষ্যতে আমার ব্যক্তিগত ও খেলোয়াড়ি ব্যক্তিত্বকেও অনুপ্রাণিত করবে। তাই আমি আশা করি আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আপনাদের সবাইকে দারুণ কিছু উপহার দিতে পারবো।ডিবিএল সিরামিকস শুরু থেকেই উদ্ভাবনী এবং গুণগত মানের টাইলস সরবরাহ করে আসছে এবং দেশকে সমৃদ্ধশালী করার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে। বিশ্বজুড়ে সেরা মানের টাইলস প্রদান করতে ডিবিএল সিরামিকস সবসময়ই বদ্ধপরিকর।ইত্তেফাকএফএস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/93.csv b/Bangla_fin_news_articles/93.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c2601fb444a089aedf22795b8dd64b55f8c57f9e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/93.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +93,ফুলবাড়ীতে পেঁয়াজের দাম কমছে,2022-07-04,ফুলবাড়ী দিনাজপুর সংবাদদাতা,ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির খবরে কমতে শুরু করেছে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম। প্রকারভেদে তিনদিনের ব্যবধানে পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ২ থেকে ৫ টাকা ও খুচরা বাজারে ৩ থেকে ৫ টাকা কমেছে। সোমবার সকালে ফুলবাড়ী পৌর বাজারের পেঁয়াজপট্টি ঘুরে দেখা যায় বুধবার ২৯ জুন পাইকারি বাজারে যে পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে সোমবার একই পেঁয়াজ প্রকারভেদে ২৭ টাকা থেকে ২৯ টাকা বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩২ টাকা কেজি দরে। দাম কমে যাওয়ায় স্বস্তি ফিরছে ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের মধ্যে। পেঁয়াজ কিনতে হিলি বাজারে আসা খন্দকার মেহেদী হাসান সাজু বলেন পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে। তিনদিন আগেও ৪০ টাকা কেজি দরে কিনতে হয়েছে। আজ সেই পেঁয়াজ ৩২ টাকায় পাওয়া গেল। ... বন্যায় সিরাজগঞ্জে ৬৫ হাজার কৃষকের ফসল নষ্ট ... বন্যায় সিরাজগঞ্জে ৬৫ হাজার কৃষকের ফসল নষ্ট ...বন্যায় সিরাজগঞ্জে ৬৫ হাজার কৃষকের ফসল নষ্ট ফুলবাড়ী পৌর বাজারের খুচরা পেঁয়াজ বিক্রেতা শ্যামল চন্দ্র মন্টু মিয়া ও সুব্রত সরকার বলেন বাজারে পেঁয়াজ রসুনসহ বেশ কয়েকটি নিত্যপণ্যের দাম আমদানি নির্ভর। বর্তমানে পেঁয়াজ আমদানি হওয়ায় দাম অনেক কমে গেছে। ক্রেতারাও তাদের চাহিদা অনুযায়ী পেঁয়াজ ক্রয় করছেন। ফুলবাড়ী পৌর বাজারের পাইকারি পেঁয়াজ ব্যবসায়ী মিলন মিয়া কালুকান্ত দত্ত ও আমজাদ হোসেন বলেন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হওয়ার কথা শুনে বাজারে পেঁয়াজের দাম কমে গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/930.csv b/Bangla_fin_news_articles/930.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..837e50b3c55ed7641bba2eb239a090887372b172 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/930.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +930,১১ সাংবাদিক নেতার ব্যাংক হিসাব তলব,2021-09-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতিসম্পাদকসহ ১১ জন সাংবাদিক নেতার ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট। গতকাল রবিবার দেশের সকল ব্যাংকে এ তথ্য চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।ব্যাংক হিসাব তলব করা সাংবাদিক নেতাদের মধ্যে রয়েছেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন ও সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান ঢাকা ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি মোল্লা জালাল ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আব্দুল মজিদ ঢাকা ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি এম আব্দুল্লাহ ও মহাসচিব নুরুল আমিন রোকন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশ সভাপতি আব্দুল কাদের গণি চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশ সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মোরসালীন নোমানী ও সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান খান। চিঠিতে বলা হয় উল্লেখিত ব্যক্তিবর্গ ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামে কোন হিসাব অতীতে অথবা বর্তমানে পরিচালিত হয়ে থাকলে সে সকল হিসাবের যাবতীয় তথ্য যাবতীয় কাগজপত্রাদিসহ হিসাব খোলার ফর্ম কেওয়াইসি ট্রানজেকশান প্রোফাইল শুরু থেকে হালনাগাদ লেনদেন বিবরণী জরুরি ভিত্তিতে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিবরণীর শুধুমাত্র সফটকপি পাঠাতে হবে। একই সঙ্গে এই সাংবাদিক নেতাদের নামে কোন হিসাব অতীতে অথবা বর্তমানে পরিচালিত না হয়ে থাকলে তাও জানাতে বলা হয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/931.csv b/Bangla_fin_news_articles/931.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1f5384274d8b69dc79fc6c977033b0ed8c9b0b1a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/931.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +931,অরেঞ্জবিডি ইনোভেশন সামিট ২০২১ অনুষ্ঠিত,2021-09-12,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীর ধানমন্ডিতে অরেঞ্জবিডি ইনোভেশন সামিট ২০২১ অনুষ্ঠিতহয়েছে। গতকাল শনিবার ১১ সেপ্টেম্বর এ সামিট অনুষ্ঠিতহয়।সামিটে অরেঞ্জ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড এর পণ্যসমূহের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা তাদের অভিজ্ঞতা সকলের সামনে তুলে ধরেন। এসময় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সকল সদস্য এবং কোম্পানির সকল কর্মকর্তাকর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।অরেঞ্জ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড এর পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আল আশরাফুল কবির জুয়েল বলেন অরেঞ্জবিডি সামিট ২০২১ অরেঞ্জবিডি পরিবারের সকল সদস্যদের নতুন উদ্যমে কাজ করার জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রেজাউল হক বর্তমান করোনাকালীন সময়ে সকলের একান্ত চেষ্টায় কোম্পানির কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। ....সামিটে কোম্পানির পরিচালক মো. রকিবুল হোসেন এবং মো. মুনির হোসেন ভবিষ্যতে নতুন টেকনোলজি বাস্তবায়নের রূপরেখা উপস্থাপন করেন।এছাড়াও বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য বিষয়ে আলোচনা করেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক হাফেজ আহাম্মদ এজিএম হিসাব বিভাগ মো. আব্দুল মান্নান এবং চিফ আর্কিটেক্ট মো. শামীম হোসেন।২০০৫ থেকে অরেঞ্জ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড .... আইটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশে এবং বিদেশে তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।সরকারের বিভিন্ন সেবাসমূহ যেমনমাইগভ মুক্তপাঠ ন্যাশনাল পোর্টাল ভার্চুয়াল আদালত এর মতন গুরুত্বপূর্ণ সেবাসমূহের ডিজিটালকরণের পাশাপাশি দেশের শীর্ষস্থানীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমের অনলাইন ভার্সনের কারিগরি সহযোগিতা প্রদান করছে প্রতিষ্ঠানটি।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/932.csv b/Bangla_fin_news_articles/932.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cee37af90a1838894e6a321f538436557b9fe818 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/932.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +932,পাঁচ দিনে মূলধন বাড়ল সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা,2021-09-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা উত্থানে শেয়ারবাজারে একের পর এক রেকর্ড তৈরি হচ্ছে। গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের প্রতিদিনই বড় উত্থান হয়েছে শেয়ারবাজারে। এতে এক সপ্তাহেই দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই বাজার মূলধন সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকার ওপরে বেড়ে গেছে। ফলে ছয় সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়ল ৫০ হাজার কোটি টাকার ওপরে।গেল সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৩১৮ কোটি টাকা যা তার আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৫ লাখ ৬৩ হাজার ৭১৫ কোটি টাকা। অর্থাৎগেল সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২২ হাজার ৬০৩ কোটি টাকা।আগের পাঁচ সপ্তাহে বাজার মূলধন বাড়ে ২৯ হাজার ৩১১ কোটি টাকা। এ হিসাবে টানা ছয় সপ্তাহের উত্থানে বাজার মূলধন বাড়ল ৫১ হাজার ৯১৪ কোটি টাকা। এর মাধ্যমে ডিএসইর বাজার মূলধন এযাবতকালের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে রয়েছে। বাজার মূলধন বাড়ার অর্থ তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার ও ইউনিটের দাম সম্মিলিতভাবে ঐ পরিমাণ বেড়েছে। একইভাবে বাজার মূলধন কমলে শেয়ারের দামও কমে। অর্থাৎবাজার মূলধন বাড়লে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করা অর্থের পরিমাণ বেড়ে যায়। এদিকে গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২১০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫৫টির। আর ১৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে গত সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ২৭৭ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ১২৯ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৮৯ শতাংশ। এর মাধ্যমে ইতিহাসের সর্বোচ্চ অবস্থাতে অবস্থান করছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স।মূল্য সূচকের ভুল গণনা বন্ধ করতে ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি নতুন সূচক ডিএসইএক্স চালু করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ। ৪০৫৫ দশমিক ৯০ পয়েন্ট দিয়ে শুরু হওয়া সূচকটি এখন ৭ হাজার ২৫৮ দশমিক ৭৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। উত্থানের ধারা অব্যাহত ....প্রধান মূল্য সূচক নতুন উচ্চতায় পৌঁছানের পাশাপাশি গেল সপ্তাহে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচকও এখন ইতিহাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে রয়েছে। গেল সপ্তাহে এই সূচকটি বেড়েছে ১৫০ দশমিক ৩০ পয়েন্ট বা ৬ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ৪৩ দশমিক ৪১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ।অপর দিকে ইসলামি শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ সূচকও ইতিহাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে অবস্থান করছে। গত সপ্তাহ জুড়ে সূচকটি বেড়েছে ৮৩ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট বা ৫ দশমিক ৫৪ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ২১ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৭৭৭ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ২ হাজার ২৩৪ কোটি ২২ লাখ টাকা। অর্থাৎপ্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৫৪৩ কোটি ৪১ লাখ টাকা বা ২৪ দশমিক ৩২ শতাংশ। আর গত সপ্তাহ জুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৩ হাজার ৮৮৮ কোটি ১৮ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয় ৮ হাজার ৯৩৬ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। সে হিসাবে মোট লেনদেন বেড়েছে ৪ হাজার ৯৫১ কোটি ২৯ লাখ টাকা বা ৫৫ দশমিক ৪০ শতাংশ।গত সপ্তাহের ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। সপ্তাহ জুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭০৮ কোটি ৫৩ লাখ ৬৯ হাজার টাকা যা মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ১০ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩৬৩ কোটি ৩৭ লাখ ৪৯ হাজার টাকা। ৩০৩ কোটি ৪৯ লাখ ১৯ হাজার টাকা লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে সাইফ পাওয়ার টেক।এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেবেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ডরিন পাওয়ার বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলস এবং শাহজীবাজার পাওয়ার।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/933.csv b/Bangla_fin_news_articles/933.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ffec780096fdeb4e25fe1d22eb0bcbb4c6451ac8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/933.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +933,করোনাকালে চাকরি ছেড়েছেন সাড়ে ৩ হাজার ব্যাংকার,2021-09-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনাকালে দেশের ছয়টি বেসরকারি ব্যাংক থেকে ১৯ মাসে ৩ হাজার ৩১৩ জন কর্মকর্তা চাকরি ছেড়েছেন। তাদের মধ্যে কেউ পদত্যাগে বাধ্য হয়েছেন। আবার কাউকে ছাঁটাই অপসারণ ও বরখাস্ত করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৯ আগস্ট পর্যন্ত ছয়টি বেসরকারি ব্যাংকে এ বিশেষ পরিদর্শন করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।পরিদর্শনের তথ্য বলছে করোনাকালে ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৯ আগস্ট পর্যন্ত মাত্র ১৯ মাসে বেসরকারি ছয় ব্যাংকের ৩ হাজার ৩১৩ জন কর্মকর্তা চাকরি ছেড়েছেন। তাদের মধ্যে ৩ হাজার ৭০ জন স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন। আর ২০১ কর্মকর্তাকে অপসারণ ৩০ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত ও ১২ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করা হয়েছে। ....আলোচ্য সময়ে ইস্টার্ন ব্যাংকের ২০১ সিটি ব্যাংকের ১ হাজার ৯৮ ডাচ্বাংলা ব্যাংকের ২৭৯ স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ১৩৫ ব্র্যাক ব্যাংকের ১ হাজার ২১১ ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ১৪৬ কর্মকর্তা স্বেচ্ছায় চাকরি ছেড়েছেন। এই সময়ে ডাচ্বাংলার ১৪১ ও ব্র্যাক ব্যাংকের ৪৩ কর্মকর্তাকে অপসারণ করেছে। এত কর্মকর্তার স্বেচ্ছায় পদত্যাগকে অস্বাভাবিক বলছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।এদিকে ব্যাংকের নথিপত্রে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ উল্লেখ থাকলেও বাস্তবে চিত্র ভিন্ন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে বেশির ভাগ কর্মকর্তাকে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে। এক্ষেত্রে যথাযথ প্রক্রিয়াও অনুসরণ করা হয়নি। ....ছাঁটাই হওয়া কয়েক জন ব্যাংকার জানান বেঁধে দেওয়া লক্ষ্য পূরণ করতে না পারলে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়। আবার সিনিয়র পদে নতুন কেউ যোগ দিলেও পুরোনোদের ছাঁটাই করে নতুন লোকবল নেওয়া হয়। স্বেচ্ছায় পদত্যাগ না করলে বরখাস্ত বা ছাঁটাই করা হয়। যে কারণে আর্থিক সুবিধা পাওয়া যায় না অন্য ব্যাংকে যোগদানের সুযোগও থাকে না। তাই সবাই স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের এক কর্মকর্তা বলেন কর্মীদের কারণেই করোনার মধ্যে ব্যাংকগুলো আগের চেয়ে বেশি মুনাফা করেছে। এরপরও অনেক ব্যাংক কোনো কারণ ছাড়াই কর্মী ছাঁটাই করেছে। এতে করে পুরো ব্যাংক খাতে কর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে যা দূর করতে শিগিগরই নির্দেশনা দেওয়া হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/934.csv b/Bangla_fin_news_articles/934.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..85dfb19e74faf5c854995f96ef79183ac961c7cb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/934.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +934,তারাগঞ্জে পেঁপের ভালো ফলন,2021-09-11,তারাগঞ্জ রংপুর সংবাদদাতা,তারাগঞ্জে পেঁপের ভালো ফলন হয়েছে। হাটবাজারে পেঁপের চাহিদা ও দাম ভালো থাকায় খুশি চাষিরা।উপজেলার খাঁরুভাজ নদীর তীরবর্তী এলাকায় প্রায় দুই একর জমিতে তাইওয়ান কিং জাতের হাইব্রিড পেঁপের চাষ করেছেন ইকরচালি ইউনিয়নের নদীরপাড় গ্রামের কৃষক আছাদুল হক।তিনি জানান গত বছর নিজস্ব ৩৫ শতক জমিতে পেঁপে চাষ করেন এবং ৫০ হাজার টাকা লাভ করেন। তাই তিনি এবারও পেঁপে চাষ করছেন। এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা উর্মি তাবাস্সুম জানান পেঁপে অত্যন্ত সুস্বাদু ফল। বাড়ির আনাচেকানাচে এবং ভিটেমাটির আইলে পেঁপে গাছ লাগানো যায়। এই চাষে চাষিদের উত্সাহ দেওয়া হচ্ছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/935.csv b/Bangla_fin_news_articles/935.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..03af2d46a8199cd5ad9049d22ae57282bca79649 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/935.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +935,ভোজ্য তেল বাজার বাড়ছে পাম অয়েলের,2021-09-11,জামাল উদ্দীন,গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশে ভোজ্য তেলের ব্যবহার জনপ্রতি বার্ষিক ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ২০২০ সালে ১৮ দশমিক ৪ কেজিতে দাঁড়িয়েছে। ২০১৬ সালে জনপ্রতি ব্যবহারের পরিমাণ ছিল ১৫.৩ কেজি। গত চার বছরে দেশে ভোজ্য তেলের ব্যবহার ৩৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৫ সালে এর পরিমাণ ২২.২ লাখ টন থেকে ২০১৯ সালে ৩০.৮ লাখ টনে উন্নীত হয়েছে। যদিও করোনা অতিমারিকালে এর ব্যবহার ১.৬ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৩০.৩ লাখ টনে দাঁড়িয়েছে। দেশে প্রচলিত সব ভোজ্য তেলের মধ্যে পাম অয়েলের ব্যবহার সর্বোচ্চ ৫৫৬০ শতাংশ।সম্প্রতি বাংলাদেশে ভোজ্য তেল ও চর্বির ব্যবহার প্রবণতা শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক ওয়েবিনারে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। ওয়েবিনারে মূল প্রবন্ধে বলা হয় করোনা অতিমারির কারণে ইদানিংপাম অয়েল আমদানিতে কিছুটা নিম্নগতি পরিলক্ষিত হলেও ব্যবহারের মাপকাঠিতে এটি এখনো শীর্ষ স্থানে রয়েছে। সর্বাধিক ব্যবহূত ভোজ্য তেল হওয়া সত্ত্বেও পাম অয়েলকে অনেকগুলো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে যার মধ্যে একটি হলো এর ইমেজ সংকট। এই সংকট উত্তরণে কার্যকর প্রথাগত মিডিয়া ও সামাজিক মিডিয়ায় ক্যাম্পেইন পরিচালনা দরকার। বাজারে খুব কমসংখ্যক পাম অয়েল ব্র্যান্ড না থাকার কারণে এটি ততটা দৃশ্যমান নয়। সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই অবস্থা থেকে উত্তরণ প্রয়োজন।পাম অয়েল উৎপাদনকারী দেশসমূহের আন্তঃসরকারি সংগঠন কাউন্সিল অব পাম অয়েল প্রোডিউসিং কান্ট্রিজ সিপপ্স ওয়েবিনারটির আয়োজন করে। বাংলাদেশ ভার্সনটির লক্ষ্য ছিল পাম অয়েলের ক্রমবর্ধমান ব্যবহার এর গুণগত বৈশিষ্ট্য বর্ধিত ভোজ্য তেলের চাহিদা মিটাতে এবং এসডিজির গুরুত্বপূর্ণ কিছু লক্ষ্য অর্জনে এর ভূমিকার ওপর আলোকপাত করা। ওয়েবিনারে মূল প্রবন্ধে উপস্থাপন করেন মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিলের আঞ্চলিক পরিচালক বাংলাদেশ ও নেপাল এ কে এম ফখরুল আলম। ....আন্তর্জাতিক ভোজ্য তেল বাজারে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা উল্লেখ করে তিনি বলেন বাংলাদেশ আমদানিকৃত পাম অয়েলের ওপর অনেকখানিই নির্ভরশীল। দেশে ভোজ্য তেলের চাহিদা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে এর আমদানি চাহিদাও বাড়ছে। ওয়েবিনারটি সঞ্চালন করেন অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিক সেফটি কম্যুনিকেশন্স অফিসিয়ালস এপকোএর উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ইয়াশ কনসাল।সিপপ্সের নির্বাহী পরিচালক এবং বিশিষ্ট ভোজ্য তেল বিশেষজ্ঞ ড. ইউসফ বাসিরন বলেন পাম অয়েল শিল্পে বাংলাদেশের ভূমিকা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। দেশটি সর্ববৃহত্ পাম অয়েল আমদানিকারকদের একটি। পাম অয়েলের গুণগত মান খাবারের স্বাদ এবং স্থায়িত্ব বৃদ্ধিতে এর ভূমিকার কারণে অনেক বাংলাদেশি খাবারেই এটি বহুলভাবে ব্যবহূত হচ্ছে যেমন বিরিয়ানি খিচুড়ি ইত্যাদি। ঘরে রান্নাবান্না ছাড়াও পাম অয়েল খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প এবং হোটেলগুলোতে ব্যাপকভাবে ব্যবহূত হয়। পাম অয়েল সর্বাধিক স্বাস্থ্যকর পুষ্টিকর এবং সাস্টেইনেবল ভোজ্য তেল। পাম অয়েল শিল্পের বর্তমান ও ভবিষ্যত্ উন্নয়ন হবে সাস্টেইনেবল অনুশীলনভিত্তিক যার মূলে রয়েছে পরিবেশ সমাজ ও অর্থনীতি বিষয়ক ভাবনা। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি স্মল হোল্ডারদের জন্য উন্নত জীবন এবং পরিবেশ সুরক্ষার মধ্যে একটি ভারসাম্য বজায় রাখা হবে।দক্ষিণপূর্ব এশিয়া খাদ্য এবং কৃষি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সেন্টারের প্রধান ড. পুষ্প গিরিওনো তার বক্তব্যে জানান যে পাম অয়েলে স্যাচুরেটেড এবং আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিডের একটি সমান ভারসাম্য বিদ্যমান। তিনি আরো জানান যে ভিটামিন ই সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে পাম অয়েল স্ট্রেস ও ডিএনএ ড্যামেজ প্রতিরোধে সক্ষম। বিশ্বব্যাপী ভিটামিন এ স্বল্পতা নিরসনেও পাম অয়েলের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ....বাংলাদেশ এডিবল অয়েল লিমিটেডের সিনিয়র ব্যবস্থাপক ফয়সাল মাহমুদ পাম অয়েল বিপণনে কম্যুনিকেশন্সএর ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন ভোক্তাদের মধ্যে পাম অয়েলের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানো এবং এর উপকারিতা সবার কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য সম্মিলিত ও টেকসই উদ্যোগ প্রয়োজন। তিনি পাম অয়েলের সঠিক ইমেজ সৃষ্টিকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন।সিপপ্সের উপনির্বাহী পরিচালক ডুপিটো ডিসিমামোরা বলেন উত্পাদনকারী ও ভোক্তা উভয় দেশগুলোকেই ভোজ্য তেলের সাস্টেইনিবিলিটি নিশ্চিত করতে হবে। পাম অয়েলের ইমেজ সংকট কাটাতে তিনি ডিফেন্সিভ না হয়ে অফেন্সিভ হওয়ার পরামর্শ দেন।ইত্তেফাকবিএএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/936.csv b/Bangla_fin_news_articles/936.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cd8cb4cabc1d66e1da1af8d641b7f46590512515 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/936.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +936,টেকসই উন্নয়নে পোশাক শিল্পের বাইরেও সবুজ কারখানা প্রয়োজন,2021-09-11,নিজস্ব প্রতিবেদক,তৈরি পোশাক শিল্পখাতে দেশে প্রায় দেড় শতাধিক সবুজ কারখানা রয়েছে। তবে টেকসই উন্নয়নে সবুজ কারখানা অন্যান্য খাতেও সম্প্রসারণ প্রয়োজন। এজন্য সবুজ আনয়নে বাংলাদেশ ব্যাংক ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের গুরুত্বপূর্ণ অবদান প্রয়োজন। দীর্ঘমেয়াদি নীতি সহায়তা প্রয়োজন।শুক্রবার গাজীপুরের এক্সক্লুসিভ ক্যান লিমিটেডের গ্রিন কারখানায় টেকসই ব্যবসায় উন্নয়নে সবুজ কারখানার ভূমিকা শীর্ষক কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন। এতে উপস্থিত ছিলেন এক্সক্লুসিভ ক্যান ও কিউ পেইল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসির। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা স্কুল অব ইকোনোমিক্সের উদ্যোক্তা অর্থনীতি বিভাগের ফ্যাকাল্টি মোহাম্মদ আমান উল্লাহ আমান অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন দৈনিক বণিক বার্তার উপনগর সম্পাদক সাহানোয়ার সাইদ শাহীন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন গণমাধ্যমের ২০ জন সাংবাদিক অংশগ্রহণ করেন।অনুষ্ঠানে এক্সক্লুসিভ ক্যান ও কিউ পেইল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসির বলেন টেকসই উন্নয়ন করতে গেলে সবুজ শিল্পায়ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শুধু ব্যাবসায়িক দিক দেখলেই হবে না। পরিবেশের কথাও ভাবতে হবে।তিনি ব্যাকওয়ার্ড শিল্পে শুল্ক কমানোর বিষয়ে বলেন যারা বিভিন্ন কোম্পানিতে পন্য সরবরাহ করেন। যা একসময় কর শূন্য শতাংশ ছিল তা এখন ৭ শতাংশ করা করা হয়েছে। ফলে এই ব্যাকওয়ার্ড শিল্পগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কেননা মূল কোম্পানিগুলো এখন নিজেরাই সেসব পন্য উৎপাদন করতে পারে।সবুজ কারখানা কতটা প্রয়োজন তা তুলে ধরে ঢাকা স্কুল অফ ইকোনোমিকসের শিক্ষক আমানুল্লাহ আমান বলেন দিন যত যাচ্ছে ততই বেঁচে থাকার জন্য পরিবেশ চ্যালেঞ্জিং হচ্ছে। যা আমাদের কারনেই হচ্ছে।তাই আমাদেরকেই আমাদের পরিবেশ রক্ষা করতে হবে।তিনি বলেন একজন উদ্যোক্তা শিল্পকারখানা করছেন। কিন্তু এটাতে মানুষ কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন তা ভাবছেন না। যারা সেখানে কাজ করবেন তাদের কাজের সুন্দর পরিবেশের কথাও ভাবছেন না। অপরিকল্পিত শিল্পকারখানা গড়ে তোলার ফলে পরিবেশ দূষণ হচ্ছে যার ফলে নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণ মানুষ। যা মানুষের স্বাভাবিক জীবন যাপনে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে। জীবনকে করে তুলছে অতিষ্ট।তাই নিজেদের বাঁচাতে পরিবেশকে বাঁচাতে সবুজ কারখানা করার আহ্বান জানান। সবুজ কারখানায় পরিবেশকে রক্ষা করতে পারে।কর্মশালায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিজনেস এডিটর মানিক মুনতাসির বলেন সারাবিশ্বই সবুজায়ন বা সবুজ বিজনেসের দিকে ঝুকছে। বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম নয়।তবে এখানে প্রতিবন্ধকতা বেশি। ২০১১ সালে গ্রীন ব্যাংকিং নীতিমালা করে বাংলাদেশ ব্যাংক৷ বর্তমানে প্রায় সবগুলো ব্যাংক গ্রীনব্যাংকিং উইনডো ওপেন করেছে। নিজেরাও নিজেদের শাখাগুলোকে সবুজায়ন করছে। ৫ শতাধিক শাখা সোলার বিদ্যুতের আওতায় এসেছে।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/937.csv b/Bangla_fin_news_articles/937.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..36cbbe26a0274c2af395ea8378080a1de67dd10c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/937.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +937,প্রতি কেজি খোলা চিনি ৭৪ প্যাকেট ৭৫ টাকা,2021-09-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রতি কেজি খোলা চিনির সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৭৪ টাকা এবং প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনির সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠকে চিনির এই দাম নির্ধারণ করে দিল বাংলাদেশ সুগার রিফাইনারস অ্যাসোসিয়েশন। অপরিশোধিত চিনির আন্তর্জাতিক বাজারদর এবং স্থানীয় পরিশোধনকারী মিলসমূহের উত্পাদন ব্যয় বিবেচনায় এনে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে বৃহস্পতিবার এই দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত ঐ বৈঠক শেষে অতিরিক্ত সচিব আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য এ এইচ এম সফিকুজ্জামান সাংবাদিকদের এ দাম নির্ধারণের বিষয়টি জানান। এই সিদ্ধান্ত আজ শুক্রবার থেকেই কার্যকর হবে বলেও জানান তিনি।সাংবাদিকদের তিনি বলেন চিনির দাম বেড়ে ৮০ টাকায় উঠে গিয়েছিল। আমরা কেজিতে পাঁচ টাকা দাম কমিয়েছি। এখন থেকে প্রতি কেজি খোলা চিনি ৭৪ টাকা ও প্যাকেটজাত চিনি ৭৫ টাকার মধ্যে বিক্রি হবে। তিনি বলেন আমরা আগস্টের এলসির মূল্য বিবেচনায় নিয়ে এই দাম ঠিক করেছি। গড়ে প্রতি টন ৪১৯ ডলার ধরে কাজ করেছি। আজকে বাজারে ঢুকলে দেখা যাবে যে প্রাইসটা প্রায় ৫০০ ডলারের কাছাকাছি চলে গেছে। সেজন্য পূর্বাভাস করা মুশকিল। তিনি জানান চিনির দাম প্রতি মাসে ঠিক করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই দামের ওপর ভিত্তি করে মিলগেট ও পাইকারি পর্যায়ে দাম আনুপাতিক হারে আমদানিকারকেরা ঠিক করবেন। আজ শুক্রবার থেকে দাম কার্যকরের বিষয়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর তদারক করবে। তিনি আরো বলেন এক দিনেই হয়তো নতুন দামে পৌঁছানো যাবে না। তবে নতুন করে বাজারে যেসব চিনি আসবে সেগুলো নতুনভাবে নির্ধারিত দামেই বিক্রি করতে হবে। অতিরিক্ত সচিব বলেন মহামারির প্রভাবে এখন জাহাজের ভাড়া প্রায় ৩৬০ শতাংশ বেড়েছে। ডালের দামও বেড়েছে। পশ্চিমের যেসব দেশ থেকে আমরা এসব পণ্য সংগ্রহ করি সেখানে মহামারির কারণে বাজার অস্থির হয়েছে। এসব বিষয় আমাদের মাথায় রাখতে হবে। বৈঠকে চিনি উত্পাদনকারী সিটি গ্রুপ মেঘনা গ্রুপ দেশবন্ধু গ্রুপসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/938.csv b/Bangla_fin_news_articles/938.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..062cd7d67b82cb24bc2b2db1b289d9f1c231a6fc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/938.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +938,নীতিমালাই ব্যাংকের ঋণ বিতরণে বাধা,2021-09-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইন্টারনাল ক্রেডিট রিস্ক রেটিং সিস্টেম আইসিআরআরএস এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্যান্য নীতিমালা ব্যাংকের ঋণ বিতরণ কার্যক্রমে বাধা সৃষ্টি করছে। এগুলো সহজ করা প্রয়োজন বলে মনে করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। রাজধানীর একটি হোটেলে বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সঙ্গে এক সভায় এ কথা জানান এফবিসিসিআইর সভাপতি জসিম উদ্দিন।আইসিআরআরএস নীতিমালা অনুযায়ী কোনো গ্রাহক ৮০এর বেশি নম্বর পেলে তিনি এক্সিলেন্ট শ্রেণিভুক্ত হবেন। ৭০এর বেশি এবং ৮০এর কম নম্বর পেলে থাকবেন গুড শ্রেণিতে। ৬০৭০এর মধ্যে নম্বর হলে মার্জিনাল এবং ৬০এর নিচে নম্বর পেলে আনএকসেপ্টেবল শ্রেণিতে থাকবেন। ব্যাংকিং খাতের খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনতে এই নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়। এ নীতি সহজ করার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।সভাপতির বক্তব্যে জসিম উদ্দিন বলেন অনিচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপিদের সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। এসএমই খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে সহজ শর্তে বেশি প্রাতিষ্ঠানিক আর্থিক সুবিধা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক এ খাতের জন্য ব্যাংকগুলোতে ডেডিকেটেড ডেস্ক চালু এসএমই সার্ভিস সেন্টার নতুন ও নারী উদ্যোক্তাদের জন্যে বিশেষ সুবিধা প্রবর্তনসহ বহুমুখী পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কোনো কোনো ব্যাংকে এসব ইতিবাচক উদ্যোগ বাস্তবায়নে অনীহা পরিলক্ষিত হয়। আমরা আহ্বান করছি যাতে সব ব্যাংকের শাখাসমূহে এসএমইদের সহায়তায় হেল্প ডেস্ক কার্যকরভাবে নিশ্চিত করা হয়। এফবিসিসিআই সভাপতি আরও জানান বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১৯ সালে ঋণ পুনঃতপসিল ও এককালীন এক্সিট দেওয়ার বিশেষ সার্কুলার জারি করলেও ২ শতাংশ টাকা জমা দেওয়ার পরও ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতার কারণে অনেক গ্রাহকই এর সুবিধা নিতে পারেনি। এতে শিল্পায়নে সহায়তা করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক তথা সরকারের লক্ষ্য বিঘ্নিত হচ্ছে। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে কোনো নিষেধাজ্ঞা না থাকলেও রুগ্নশিল্পগুলোকে এ সুবিধা দিতে ব্যাংকের অনীহার কারণে রুগ্নশিল্পগুলো এক্সিট নিতে ব্যর্থ হচ্ছে। ফলে ব্যাংকের খেলাপি ঋণ কমছে না।এফবিসিসিআইর সভাপতি অভিযোগ করে বলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের সার্কুলার থাকার পরও অধিকাংশ ব্যাংক কর্তৃক ননটেক্সটাইল খাতের রুগ্নশিল্পের দায়দেনা নিষ্পত্তিতে অনাগ্রহী হওয়ায় বিষয়টি অনিষ্পন্ন অবস্থায় আছে। এতে ব্যাংকের বিপুলপরিমাণ অনাদায়ী অর্থ আদায় বিলম্বিত হচ্ছে। যেসব শিল্পের ঋণ হিসাব রাইট অফ করা আছে সেগুলো এমনিতেই মৃত। সেগুলোকে সহজশর্তে এক্সিট দেওয়ার সুযোগ দিলে ব্যাংকের খেলাপি ঋণ অনেকাংশে হ্রাস পাবে বলে তিনি জানান। এবিবির চেয়ারম্যান আলী রেজা ইফতেখার জানান সব ব্যাংকে ডলারের দাম এক হবে না এটাই স্বাভাবিক। একইভাবে সব ব্যাংকের ঋণের সুদহার এক হওয়া উচিত নয়। এটাকে নির্দিষ্ট করে দেওয়ার কিছু নেই। সুদহার মার্কেটের ওপর নির্ভর করে। ঋণ খেলাপিদের বিষয়ে আলী রেজা বলেন আমরা দেশের আইন মেনেই চলি। এবিবির সাবেক চেয়ারম্যান ও মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন ব্যাংক খাতের প্রধান সমস্যা এনপিএল বা খেলাপি ঋণ। এটা না থাকলে কোনো সরকারি সহযোগিতার প্রয়োজন ছিল না। ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের নিয়ে কি করা যায় সে কথা ভাবতে হবে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/939.csv b/Bangla_fin_news_articles/939.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..33f005618a39e310f3eb8b964c348a5605ea85d5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/939.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +939,প্রণোদনার সিএমএসএমই ঋণ বিতরণে নয়া নির্দেশনা,2021-09-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত কুটির মাইক্রো ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তাদের সিএমএসএমই প্রণোদনার ঋণ বিতরণে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।প্রজ্ঞাপনে বলা হয় এর আগে সিএমএসএমই খাতে সরকার ঘোষিত ২০ হাজার কোটি টাকার আর্থিক সহায়তা প্যাকেজ বাস্তবায়নে বিভিন্ন নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় দ্বিতীয় পর্যায়ের বাস্তবায়ন কার্যক্রম চলমান। এ পর্যায়ে বাস্তবায়ন আরও সহজতর করার লক্ষ্যে ইতিপূর্বে জারিকৃত নির্দেশনাগুলো সমন্বিত এবং নতুন কিছু নির্দেশনা অন্তর্ভুক্ত করে একীভূত আকারে নতুন নির্দেশনা জারি করা হলো। সিএমএসএমই প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় তপশিলি ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বাত্সরিক লক্ষ্যমাত্রা পূর্ববর্তী বছরের নিট সিএমএসএমই ঋণের স্থিতি শ্রেণিকৃত ঋণ বাদ দিয়ে এবং পূর্ববর্তী বছরের প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নের হার বিবেচনায় নির্ধারিত হবে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনে উক্ত লক্ষ্যমাত্রা বৃদ্ধি বা হ্রাস করতে পারবে। বরাদ্দকৃত মোট লক্ষ্যমাত্রার ন্যূনতম ৭০ শতাংশ কুটির মাইক্রো ও ক্ষুদ্র শিল্প খাতে সিএমএস এবং সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ মাঝারি শিল্প খাতে প্রদান দিতে হবে। সিএমএস খাতে ৭০ শতাংশ ঋণের আনুপাতিক হারে উত্পাদন ও সেবা উপখাতে সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম ৬৫ শতাংশ এবং ট্রেডিং ব্যবসা উপখাতে সর্বোচ্চ ৩৫ শতাংশ দেওয়া যাবে। মাঝারি শিল্প খাতে প্রদত্ত ঋণ উত্পাদন ও সেবা উপখাত হতে সম্মিলিতভাবে অর্জন করতে হবে। বাত্সরিক মোট ঋণের ন্যূনতম ৮ শতাংশ নারী উদ্যোক্তাদেরকে দিতে হবে। প্যাকেজের মেয়াদ ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। শুধু করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এমন কুটির মাইক্রো ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোগ এ সুবিধার আওতাভুক্ত হবে। ঋণ খেলাপিরা এ সুবিধা পাবেন না। এছাড়াও কোনো ঋণ গ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের কোনো ঋণ মন্দ বা ক্ষতিজনক মানে শ্রেণিকৃত হওয়ার পর তিন বারের অধিক পুনঃতপশিলকৃত হলে সেই প্রতিষ্ঠানও এ সুবিধা পাবে না। এ ঋণে সুদ হার ৯ শতাংশ। এর মধ্যে ৪ শতাংশ গ্রহীতা এবং ৫ শতাংশ সরকার ভর্তুকি হিসেবে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে পরিশোধ করবে। নির্ধারিত শিডিউল অব চার্জেস ব্যতীত অন্য কোনো চার্জফি আরোপ করা যাবে না। কোনো প্রকার অদৃশ্য ফি আরোপ হলে বাংলাদেশ ব্যাংক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/94.csv b/Bangla_fin_news_articles/94.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c48cf95fe6820d497d1155b0d4cb10b1b26cc733 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/94.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +94,সিটিজেন্স ব্যাংক পিএলসির বাণিজ্যিক কার্যক্রমের উদ্বোধন,2022-07-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিটিজেন্স ব্যাংক পিএলসির বাণিজ্যিক কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। রবিবার ৩ জুলাই প্রিন্সিপাল শাখার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যাংকের বাণিজ্যিক কার্যক্রমের উদ্বোধন হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন মিসেস তৌফিকা আফতাব চেয়ারপার্সন সিটিজেন্স ব্যাংক পিএলসি ব্যাংকের পরিচালক মাসুদুজ্জামান মোহাম্মদ ইকবাল মোখলেছুর রহমান শেখ মো. ইফতেখারুল ইসলাম শফিকুল হক এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ মাসুম। এ ছাড়াও আমন্ত্রিত গণ্যমান্য এবং বিভিন্ন করপোরেট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্বকারী ব্যক্তিরা এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/940.csv b/Bangla_fin_news_articles/940.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6b727c61db2cbef7c9aeaf3df41140ca7c49c4c2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/940.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +940,অনিয়মে ভেঙে গেছে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা,2021-09-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগে থেকেই ঋণ জালিয়াতিতে জড়িত থাকার অভিযোগ ছিল দেশের ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে। আর এসব প্রতিষ্ঠানে সুশাসনের ঘাটতিও ছিল মারাত্মক। এর সঙ্গে গত প্রায় দুই বছরে করোনার কারণে খেলাপি ঋণে জর্জরিত হয়ে পড়েছে এসব প্রতিষ্ঠান। এমন পরিস্থিতিতে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা প্রায় ভেঙে পড়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে যে নিরীক্ষা করেছে তাতে দেখা গেছে প্রতিষ্ঠানগুলোতে হিসাবের গোজামিল অবৈধ লেনদেন অনুমোদন ছাড়া শেয়ারবাজারে অর্থ বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও কয়েক জন পরিচালক নিয়ম ভেঙে কোম্পানির অর্থ নিজের পকেটে ভরেছেন। উত্তরা ফাইনান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের লেজার ব্যালেন্সে ৩ হাজার ৮০২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা রয়েছে। অথচ ব্যাংকটির বার্ষিক হিসাব বিবরণীতে ১ হাজার ৮০৩ কোটি টাকা লিজ অর্থায়ন বা ঋণের তথ্য আছে। আবার ১ হাজার ৮৭৭ কোটি ২১ লাখ টাকার মেয়াদি আমানত দেখানো হয়েছে আর্থিক বিবরণীতে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক ২ হাজার ৬০৩ কোটি ২০ লাখ টাকার মেয়াদি আমানতের তথ্য পেয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের এমডি ও কয়েক জন পরিচালক প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা নিয়ে নিয়েছেন। এছাড়া প্রতিষ্ঠানটির আমানত এবং ঋণের তথ্য আড়াল করে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানে গোপনে অর্থ দেওয়া হয়েছে। এমনকি ভুয়া শিরোনামে প্রতিষ্ঠান থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ বের করে নেওয়া হয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক তথ্য পেয়েছে। এদিকে ঋণের আবেদন গ্রহণ না করেই এবং কোনো ধরনের জামানত ছাড়াই অস্তিত্বহীন ২০ প্রতিষ্ঠানের নামে ফাস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের প্রায় ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। আবার ঐ কোম্পানির সাবেক এমডি রাসেল শাহরিয়ারের এক স্বাক্ষরেই ৭০০ কোটি টাকা বের হয়ে যায়। আর এসব করার জন্য সহযোগিতা করেছে রিলায়ান্স ও এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক এমডি বর্তমানে বিদেশে পলাতক প্রশান্ত কুমার পি কে হালদার।এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদক অনুসন্ধান করে আর্থিক প্রতিষ্ঠান পি কে হালদারের বিরুদ্ধে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে। তার সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরীসহ অনেকেই জড়িত থাকার বিষয়টিও সামনে এসেছে। ঘুষ নিয়ে হাজার কোটি টাকা লোপাটের তথ্য চাপা দেওয়ার অভিযোগ ওঠার পর বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের দায়িত্ব থেকে নির্বাহী পরিচালক শাহ আলমকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে এ ধরনের আরও অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের। এজন্য এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত অনুসন্ধানের জন্য ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি গঠনের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশনা দেয় আদালত। বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এ কে এম সাজেদুর রহমান খানকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠিত হয়েছে যারা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে কী ধরনের অনিয়ম হয়েছে সে বিষয়ে কাজ করছে।দেশে বর্তমানে ৩৫টি ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এদের মধ্যে কয়েকটি বাদে বেশির ভাগের অবস্থাই খারাপ। করোনা মহামারির মধ্যে পাঁচটি ছাড়া বাকিগুলো দারুণ সংকটে আছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর খারাপের মাত্রা এমন পর্যায়ে যে তারা গ্রাহকের টাকা ফেরত দিতে পারছে না। খারাপ প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যতম উদাহরণ হলো পিপলস লিজিং। এ প্রতিষ্ঠানটিকে অবসায়নের বন্ধের প্রক্রিয়া জন্য অবসায়ক নিয়োগ করা হয়েছে। এছাড়াও ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ও বিআইএফসিতে চেয়ারম্যান নিয়োগ দিয়েছেন আদালত।অত্যন্ত নাজুক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংক রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করে বিশেষ তদারকিতে রেখেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ আর্থিক স্থিতিশীলতা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বিশেষ করে মন্দ ঋণ এই খাতের পরিস্থিতিকে এমনভাবে প্রভাবিত করেছে যে এটি গত এক দশকে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী গত দুই বছরে গড়ে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ ও ব্যবসা কমেছে। আর বিতরণ করা ঋণ আদায় হয়নি। আবার চাহিদা না থাকায় ঋণ বিতরণও খুব বেশি হয়নি। এ সময়ে দৈনন্দিন ও মাসিক খরচ ঠিকই চালিয়ে যেতে হয়েছে। ফলে প্রতিষ্ঠানগুলো তারল্য সংকটে পড়েছে।এমন পরিস্থিতি সামাল দিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নেওয়া উদ্যোগের বিষয়েও ঐ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে উদ্ধার করতে বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ কাঠামো জোরদার করেছে। অনিয়ম দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। একই সঙ্গে নীতিকাঠামোতে দেওয়া হয়েছে ব্যাপক ছাড় যাতে দুর্বলতা কাটিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো আবার উঠে দাঁড়াতে পারে।এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন আর্থিক খাতে তদারকি জোরদার করা হয়েছে। দুর্বল প্রতিষ্ঠানগুলোকে সবল করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যেসব অনিয়ম হয়েছে সেগুলোর বিষয়ে তদন্ত হচ্ছে।আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মোট তহবিলের ৮৪ শতাংশই আসে ব্যাংক থেকে। বাকি ১৬ শতাংশ সঞ্চয়ীদের আমানত ও অন্যান্য উত্স থেকে আসে। লিজিং কোম্পানিগুলো ব্যাংক থেকে স্থায়ী আমানত মেয়াদি আমানত ও কলমানির মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহ করত। গত দুই বছর ধরে বেশ কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যাংক থেকে নেওয়া আমানত ও কলমানিতে নেওয়া ধার সময়মতো পরিশোধ করতে পারছিল না। পরে বাধ্য হয়ে দফায় দফায় এগুলোর মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। তার পরও তা পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ২০১৯ সালে মোট ঋণ ও লিজ ছিল ৬৭ হাজার ৬৩০ কোটি টাকা। গত বছরে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৬৭ হাজার ২০ কোটি টাকায়। অন্যান্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণের পরিমাণ ১৯ হাজার ৮১০ কোটি টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার কোটি টাকায়। আমানত ৪৫ হাজার ১৯০ কোটি টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫ হাজার ৩৪০ কোটি টাকা। শেয়ারহোল্ডার ইকুইটি ১১ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা থেকে কমে ৯ হাজার ৯০ কোটি টাকা হয়েছে। অর্থাৎ আলোচ্য সময়ে বিনিয়োগ ও মূলধন কমেছে। কিন্তু দেনা বেড়েছে। ফলে আর্থিক ব্যবস্থাপনা আরও দুর্বল হয়েছে।তথ্যমতে ২০১৯ সালে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ৬ হাজার ৪০ কোটি টাকা। গত বছর তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৫০ কোটি টাকা। গত জুন পর্যন্ত প্রাথমিক হিসাবে খেলাপি ঋণ ১১ হাজার কোটি টাকা ছড়িয়ে গেছে। আলোচ্য সময়ে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৪০ শতাংশ।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/941.csv b/Bangla_fin_news_articles/941.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6735e5bae12d5637109c59f706b161c7c835c3f2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/941.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +941,মোংলাবন্দর ব্যবহার করতে চায় নেপাল,2021-09-08,বাগেরহাট প্রতিনিধি,বাংলাদেশের সঙ্গে আমদানিরপ্তানি বাণিজ্যের অংশীদারী হয়ে মোংলা বন্দর ব্যবহার করতে চায় প্রতিবেশী দেশ নেপাল। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপাল হাই কমিশনের ডেপুটি চিফ অব মিশন কুমার রাইয়ের নেতৃত্বে নেপালের একটি প্রতিনিধি দল বুধবার ৮ সেপ্টেম্বর দুপুরে বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। মোংলাবন্দর কর্তৃপক্ষ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।মোংলাবন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য হারবার ও মেরিন ক্যাপ্টেন এম. আব্দুল ওয়াদুদ তরফদার জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপাল হাই কমিশনের ডেপুটি চিফ অব মিশন কুমার রাইয়ের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল দুপুর সোয়া ১২টায় মোংলা বন্দরে আসেন। এরপর বন্দর কর্তৃপক্ষের সভা কক্ষে বন্দরের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে দীর্ঘ দুই ঘণ্টার বৈঠকে মিলিত হন তারা। নানা রকম সুযোগ সুবিধা দেখে চলমান এ বৈঠকে মোংলা বন্দর থেকে নেপালে কিভাবে পণ্য রপ্তানি করা যায় সে ব্যাপারে এ বন্দর ব্যবহারে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন নেপালের প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। তারা বর্তমানে ভারতের হলদিয়া বন্দর ব্যবহার করে থাকেন। এখন থেকে তারা মোংলা বন্দর ব্যবহার করতে বৈঠকে আলোচনা করেন। . ........ক্যাপ্টেন এম. আব্দুল ওয়াদুদ ওকুমার রাইএর আগে ২০১১ সালে বাংলাদেশ ভারত নেপাল ও ভুটান এই চার দেশ নিজেদের মধ্যে ব্যবসা বাণিজ্য প্রসার ঘটাতে ট্রানজিট চুক্তি হয়। চুক্তির পর এবারই প্রথম মোংলা বন্দর ব্যবহারের আনুষ্ঠানিক সফরে এলো নেপাল।নেপালকে ট্রানজিট সুবিধা দিলে মোংলা বন্দর অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে উল্লেখ করে মোংলাবন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য হারবার ও মেরিন ক্যাপ্টেন এম. আব্দুল ওয়াদুদ তরফদার আরও বলেন তারা এই বন্দরের জেটিসহ বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। বিকালে মোংলাবন্দর ত্যাগ করেন নেপালের প্রতিনিধি দলটি।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/942.csv b/Bangla_fin_news_articles/942.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..366f0b9625f9a60bec8438341b06aa6e9375c7db --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/942.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +942,তালায় ড্রাগন চাষে কলেজ শিক্ষকের সফলতা,2021-09-08,গাজী জাহিদুর রহমান তালা সাতক্ষীরা সংবাদদাতা,সাতক্ষীরার তালায় ড্রাগন চাষে সফল হয়েছেন কলেজ শিক্ষক তৌহিদুজ্জামান। তিনিই প্রথম তালায় বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন ফলের চাষ শুরু করেন। তার দেখাদেখি অনেকে শুরু করেছেন এ ফলের চাষ।তৌহিদুজ্জামান তালা উপজেলার মাগুরা ইউনিয়নের বাগমারা গ্রামের প্রয়াত শিক্ষক ওমর আলী ছেলে ও খুলনা সুন্দরবন সরকারী কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষকতা করেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি গ্রামে কৃষিকাজ করেন তিনি। গতানুগতিক কৃষির ওপর নির্ভরশীল না হয়ে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে লাভজনক ফসল উৎপাদনে বিশ্বাসী তৌহিদুজ্জামান তালার মাগুরা ইউনিয়নের ফলেয়াচাঁদকাটি এলাকায় ৭ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফল চাষ শুরু করেছেন। ....বাগান ঘুরে দেখা যায় চারদিকে সবুজের সমারোহ। প্রতিটি গাছে ঝুলছে তিনটি থেকে চারটি করে কাঁচা পাকা ও আধাপাকা ড্রাগন ফল। বাগানে কাজ করছিলেন ৪৫ জন শ্রমিক। তাদের মধ্যে কয়েকজন গাছ থেকে পাকা ফল সংগ্রহ করছিলেন। অন্যরা নিড়ানি দিয়ে আগাছা তুলছিলেন। প্রায় পাঁচ ফুট উচ্চতার প্রতিটি কংক্রিটের খুঁটি পেঁচিয়ে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছে ড্রাগন ফলের গাছ। জমিতে রয়েছে ১২শ খুঁটি। খুঁটি থেকে খুঁটির দূরত্ব সাড়ে সাত ফুট দৈর্ঘ্য ও সাড়ে ছয় ফুট প্রস্থে স্থাপন করে গাছ রোপণ করা হয়েছে। প্রত্যেক খুঁটিতে ৪টি করে গাছ লাগানো হয়েছে। ড্রাগন ফল গাছ খুব দ্রুত বাড়ে এবং শাখা তৈরি করে। একটি গাছে এক বছরে ৩০টি পর্যন্ত শাখা তৈরি করতে পারে। ড্রাগন গাছ রোপণের এক বছরের মাথায় ফল সংগ্রহ করা যায়। প্রতিটি ফল ২০০ থেকে ৩০০ গ্রাম করে ওজন হয়। প্রতিকেজি ফল পাইকারি ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা বিক্রি হয়। ড্রাগন ফল চাষে অনেক খরচ হলেও এটি অনেক লাভজনক ফসল বলে তার দেখাদেখি অনেক চাষি ড্রাগন চাষে ঝুঁকছেন। ড্রাগন চাষি কলেজ শিক্ষক তৌহিদুজ্জামান জানান ইউটিউব দেখে শখের বশে তিনিই প্রথম উপজেলায় বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন ফলের চাষ শুরু করেছেন। তার ক্ষেতের নাম ড্রাগন ভ্যালি। ৭ বিঘা জমি বাৎসরিক ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা লিজ নিয়ে তিনি ড্রাগন চাষ করেছেন। প্রকল্প শুরু থেকে ফল উঠা পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে প্রায় ২৩ লক্ষ টাকা। ফলের বাগান সার্বক্ষণিক দেখভালের জন্য মাসিক বেতনে দুজন কেয়ারটেকার নিযুক্ত করা হয়েছে। তারা সব সময় ড্রাগন ফলের বাগান তদারকি করেন। বর্তমানে গাছ থেকে ফল তোলা ও বিক্রি শুরু হয়েছে। ৩০০ টাকা কেজি দরে এটি বিক্রি করা হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রায় দেড় লক্ষ টাকার ড্রাগন ফল বিক্রি করা হয়েছে।এ সময় শিক্ষিত বেকারদের উদ্দেশ্য তিনি বলেন চাকুরি নামের সোনার হরিণের পিছনে না ছুটে তারা যদি নিজেরাই উদ্যোক্তা হয়ে ড্রাগন ফল চাষ করে তাহলে নিজের বেকারত্ব দূর হবে পাশাপাশি মোটা অংকের টাকা ও উপার্জন করা সম্ভব হবে। সরকার যদি ড্রাগন চাষের উপরে ঋণের ব্যবস্থা করে তাহলে বেকার যুবকরা ড্রাগন চাষে আগ্রহী হবে। মাগুরা ইউনিয়নে কর্তব্যরত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. শামীমুল ইসলাম বলেন এই প্রথম বাণিজ্যিকভাবে তালা উপজেলায় ড্রাগন চাষ করেছেন শিক্ষক তৌহিদুজ্জামান। ড্রাগন ফলের চাষ শুরুর পর থেকেই কখন কিভাবে গাছের পরিচর্যা নিতে হবে সে বিষয়ে তাকে পরামর্শ দিয়ে আসছি। ড্রাগন ফল চাষে জৈব সার একটু বেশি লাগে। রাসায়নিক সার কম লাগে। তার সফলতা দেখে অনেক কৃষক ড্রাগন চাষের জন্য পরামর্শ নিতে আসছেন। বর্তমানে মাগুরার বেশ কিছু জায়গায় এই ড্রাগন ফলের চাষ হচ্ছে।তালা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা খাতুন জানান তালায় এই প্রথম বৃহত্তর আকারে বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন চাষ হয়েছে। তিনি একাধিকবার উক্ত ড্রাগন বাগান পরিদর্শন করেছেন। ড্রাগনের ফলনও ভালো হবে বলে জানান তিনি। তিনি আরও বলেন ড্রাগন একটি পুষ্টিকর ফল। এ ফলে রয়েছে অধিক পরিমাণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা মানবদেহের জন্য অনেক উপকারী। বিশেষ করে ডায়াবেটিকস রোগীদের জন্য কার্যকারী একটি ফল। বেশ ব্যয়বহুল থাকলেও ড্রাগন চাষ করে কৃষকরা লাভবান হবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/943.csv b/Bangla_fin_news_articles/943.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b6cbcd6ab88d70150ee9828eb756220ad456fc18 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/943.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +943,কাহারোলে কলার বাম্পার ফলন,2021-09-08,কাহারোল দিনাজপুর সংবাদদাতা,দিনাজপুর জেলার কাহারোল উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে এবার কলার বাম্পার ফলন হয়েছে। দামও বেশিপেয়ে খুশি কলা চাষিরা। গতকাল কাহারোল উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে কলা ব্যবসায়ীরা ক্ষেত হতে কলা ক্রয় করে রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায় কলা বিক্রি করছে।কাহারোল কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৩শ হেক্টর জমিতে কলা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে আবাদ হয়েছে ৩শ ২০ হেক্টর জমিতে। বর্তমানে বাজারে কলার চাহিদা বেশিও দামও গতবারের তুলনায় অনেক বেশি। বর্তমানে কলার দাম বেশিথাকায় এবারও বেশিজমিতে কলা আবাদে সম্ভাবনা রয়েছে বলে কৃষি বিভাগ মনে করছে। ....কাহারোল উপজেলার নয়াবাদ গ্রামের কলা চাষি ধীরেন চন্দ্র রায় জানান তিনি এবার ১ একর জমিতে কলা চাষ করেছিলেন উৎপাদন খরচ বাদ দিয়ে ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা লাভ হয়েছে। আগামীতে তিনি আরও বেশিজমিতে কলা চাষ করবেন বলে মনে করছেন। একই গ্রামের কলা চাষি সুধীর চন্দ্র রায় জানান বর্তমান বাজারে কলার দাম বেশিথাকায় কলা চাষ করে দাম বেশিপাওয়া যাচ্ছে। এতে করে অন্যান্য ফসলের তুলনায় আবাদ করে লাভের মুখ দেখা যাচ্ছে। কাহারোল উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আবু জাফর মো. সাদেক জানান আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার কলার বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারে কলার দাম বেশিথাকায় এবার কলাচাষিরা লাভের মুখ বেশিদেখছেন। কলা চাষিদের সকল পরামর্শ ও সার্বিক সহযোগিতা করে যাচ্ছেন কৃষি বিভাগ। কৃষি বিভাগের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাগণ মাঠপর্যায়ে কৃষকদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করে যাচ্ছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/944.csv b/Bangla_fin_news_articles/944.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e38b6223d4cd7c4ab8e88c338805593d285ef464 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/944.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +944,অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে দক্ষিণ এশিয়ায় নদীপথে বাণিজ্য বাড়ানো জরুরি,2021-09-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান মনে করেন করোনা পরবর্তী বৈশ্বিক বাস্তবতায় নদীপথে বাণিজ্য বৃদ্ধি দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জন্য আরো বেশি জরুরি হয়ে পড়েছে। তিনি বলেন অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের জন্য বিনিয়োগের ৮০ শতাংশই হচ্ছে উন্নত দেশগুলোতে। অন্যদিকে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে বৈদেশিক বিনিয়োগ কমেছে ১২ শতাংশ। এ অবস্থায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে আন্তঃদেশীয় বাণিজ্য সহযোগিতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। ...গতকাল মঙ্গলবার বেসরকারি গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন সমন্বয় আয়োজিত রিজিওনাল কোঅপারেশন ডায়লগ সিরিজএর প্রথম পর্বে প্রমোটিং ইনল্যান্ড ওয়াটারওয়েজ প্রসপেক্টস অ্যান্ড চ্যালেঞ্জেস শিরোনামে ওয়েবিনারের উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। উন্নয়ন সমন্বয়ের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আয়োজিত এই ওয়েবিনারে সংস্থার পক্ষ থেকে মূল নিবন্ধ উপস্থাপন করেন রিসার্চ এসোসিয়েটঅয়ন সুফি। চট্টগ্রাম বন্দরের ১৩৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ ....ভুটান বাংলাদেশ ও ভারত থেকে নদীপথে বাণিজ্য বিষয়ক গবেষক নীতিনির্ধারক এবং ব্যক্তি খাতের উদ্যোক্তারা আলোচনায় অংশ নেন। আলোচনায় বাংলাদেশ কার্গো ভেসেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী সদস্য মাহবুব উদ্দীন আহমেদ বীরবিক্রম বলেন নদীপথে বাণিজ্য সহজীকরণ সম্ভব হলে এ অঞ্চলের সব দেশই যেহেতু তার সুবিধাভোগী হবে তাই সব পক্ষের সম্মিলিত অংশগ্রহণ জরুরি। কলকাতার বেঙ্গল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক সোমা মিত্র পশ্চিমবঙ্গের উত্তরপূর্বাঞ্চলে নদীপথে পণ্য পরিবহন সহজতর করার মাধ্যমে বেনাপোল স্থলবন্দরের ওপর চাপ কমানোর সম্ভাব্যতা তুলে ধরেন। বিআইডব্লিউটিএএর সাবেক পরিচালক সৈয়দ মনোয়ার হোসেন নদীপথে বাণিজ্যের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য হালনাগাদ ও নির্ভরযোগ্য তথ্যের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন। ভারতের কাটস ইন্টারন্যাশনালের পলিসি অ্যানালিস্ট অর্নব গাঙ্গুলি মনে করেন নদীপথে বাণিজ্যে ব্যবসায়ীদের আস্থা বাড়াতে বেশি বেশি পাইলট ভয়েজ পরিচালনা করে ঝুঁকিগুলো চিহ্নিত করা এবং সে অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য ডেলিভারি বাড়েনি ....আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ পৃথ্বীরাজ নাথ বলেন নদীপথে বাণিজ্য সহজীকরণের উদ্যোগ গ্রহণের সময় অবশ্যই এসব উদ্যোগের পরিবেশগত এবং সামাজিক প্রভাবের দিকগুলো আলাদাভাবে বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/945.csv b/Bangla_fin_news_articles/945.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c12c62d882c033068f23bfb11190e0ace943fcb0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/945.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +945,ঋণের টাকার ভাগ চান পরিচালকরা খেলাপি হওয়াই শেষ পরিণতি,2021-09-08,জামাল উদ্দীন,ঋণগ্রহীতার কাছে ব্যাংকারের প্রশ্নটাকা ফেরত দেবেন নাকি অন্য মতলব আছে ফেরত দিলে এক রকম না দিলে অন্যরকম।এটি একসময়কার ব্যাংকিং খাতের প্রচলিত গল্প। তারপর নানা সংস্কার নানা কিছু। সরকারি ব্যাংকের বদলে বেসরকারি ব্যাংক প্রতিষ্ঠায় গুরুত্ব। এখন অর্ধশতর বেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকই রয়েছে। সিংহ ভাগই বেসরকারি। সংখ্যায় ৪৩টি। কিন্তু শৃঙ্খলা কি ফিরেছে প্রশ্ন বিভিন্ন মহলে। শুরুর গল্পের রূপান্তর ঘটেছে কিন্তু বাস্তবতা খুব বদলায়নিএমনটি মনে করেন সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোও।পরিস্থিতি এমন যে বেসরকারি ব্যাংকে কোনো কোনো পরিচালককে টাকা না দিলে ঋণ পাওয়া যায় না। করোনাকালীন প্রণোদনা ইস্যুতে যেমন খাতিরের কিংবা প্রভাবশালীরাই প্রাধান্য পেয়েছে। তেমনি প্রণোদনার ঋণ পেতে ঘুষ দাবির তথ্যও উঠে এসেছে বিভিন্ন গবেষণায়। প্রণোদনার ঋণসাশ্রয়ী তাই হয়তো বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। কিন্তু সাধারণ সময়েও ঋণ নিতে হলে পরিচালকদের খুশি করতে হয়। পরিচালকরা ঋণের টাকায় ভাগ চায়।বিষয়টি নিয়ে কোনো কোনো উদ্যোক্তা বলেছেন ঋণ প্রস্তাব ব্যাংকের কাছে দেওয়ার পরই ব্যাংকাররা প্রস্তাব করেন পরিচালকদের টাকা দিতে হবে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে পরিচালক নিজেই টাকা দাবি করেন। সেটিও কৌশলে। নিজেদের নাম প্রকাশ করলে সমস্যা হতে পারে সে চিন্তাও উদ্যোক্তাদের আছে। ...ব্যাংক সূত্রগুলো বলেছে বেসরকারি ব্যাংকের চেয়ারম্যান বা পরিচালকদের সরাসরি হস্তক্ষেপেই ঋণ অনুমোদন হয়। ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকে তালিকা দেওয়া হয় কাকে ঋণ দিতে হবে কাকে নয়। যারা শর্ত মানেন তারাই ঋণ পান। শর্ত হচ্ছে ঋণের অঙ্কের একটি অংশ সংশ্লিষ্ট পরিচালককে ধার হিসাবে দিতে হবে। তিনি নির্দিষ্ট সময় পরে এটি সমন্বয় করবেন কিংবা ফেরত দেবেন। তবে এ জন্য কোনো লিখিত চুক্তি হয় না।মৌখিক এই প্রস্তাবে সম্মত হলেই ব্যাংকাররা ঋণ প্রস্তাব উত্থাপন করেন এবং তা অনুমোদিত হয়। ঋণ অনুমোদনের পর যথারীতি নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা নিয়ে যায় পরিচালক বা তার বাহক। কিন্তু বছরের পর বছর পার হলেও তা ফেরত দেওয়ার তাগিদ থাকে না। অথচ ঐ অঙ্কের ঋণের সুদসহই কিস্তি পরিশোধ করতে হচ্ছে গ্রাহককে। একপর্যায়ে গ্রাহকের ব্যবসা খারাপ হলে কিস্তি চালাতে অসমর্থ হলে খেলাপি হওয়া ছাড়া গত্যন্তর থাকে না। এই বাড়তি বোঝা একজন উদ্যোক্তাকে ঋণখেলাপিতে পরিণত করে।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায় এ ধরনের অভিযোগ অহরহ। এক ব্যাংক পরিচালক অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার বিষয়টিত আছেই। কিন্তু গ্রাহকের কাছ থেকে ধার নেওয়ার নামে অর্থ আত্মসাত্ করছে। বাড়তি ঋণের বোঝা চাপিয়ে দিচ্ছে ভালো কোনো গ্রাহকের কাঁধে। ক্ষেত্র বিশেষে ২৩ কোটি থেকে শুরু করে ১০০ কোটি বা তার বেশি টাকা এভাবে গ্রাহকপ্রতি নিয়ে নিচ্ছে কোনো কোনো চেয়ারম্যান পরিচালক। এই সূত্র মতে এমনিতেই ব্যাংকিং খাতে সরল সুদ চালু না থাকায় ঋণগ্রহীতারা বিপাকে রয়েছে। সুদের ওপর সুদ দণ্ডসুদ দিয়ে যে পরিমাণ টাকা ব্যাংক থেকে নিয়েছে তারচেয়ে বহুগুণ বেশি শোধ করে দিলেও আসল কমছে না। বরং কোনো কারণে কিস্তি খেলাপি হলেই দণ্ডসুদ আরোপের মাধ্যমে আরো জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। আষ্টেপৃষ্টে আটকে যায় গ্রাহক। রুগ্ণ হয়ে যায় শিল্পোদ্যোগ। একপর্যায়ে ব্যাংকও আটকে যায়। যা সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য নেতিবাচক।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/946.csv b/Bangla_fin_news_articles/946.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..446dfb5aeb1902a9ff9cdb9f70d669292e2c0c3d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/946.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +946,বাজাজ ঢাকা এক্সচেঞ্জ উইক,2021-09-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,প্রথমবারের মতো বাজাজ নিয়ে আসছে ঢাকা এক্সচেঞ্জ উইক। যেকোনো ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল বদলে সাশ্রয়ী মূল্যে নিন নতুন বাজাজ মোটরসাইকেল ঢাকা ও আশেপাশের নির্দিষ্ট ১৬টি শোরুমে ৫১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে এই এক্সচেঞ্জ অফার।এই এক্সচেঞ্জ অফারে গ্রাহকরা তাদের যেকোনো ব্র্যান্ডএর পুরাতন মোটরসাইকলেটি এক্সচেঞ্জ করে অল্প কিছু টাকা যোগ করে খুব সহজইে নতুন বাজাজ মোটরসাইকেলের মালিক হতে পারবেন।এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে সংশ্লিষ্ট এলাকার স্বনামধন্য মোটরসাইকেল রিসেলারগন উপস্থিত থাকবেন এবং পুরাতন মোটরসাইকেলটি মালিকদের থেকে ন্যায্যমূল্যে ক্রয় করবনে। এ ক্ষেত্রে পুরাতন মোটরসাইকেল বিক্রয় বাবদ পাওয়া টাকা নতুন বাজাজ মোটরসাইকেল ক্রয় এর ডাউনপেমেন্ট হিসেবে গণ্য হবে এবং বাকি টাকা ক্রেতা বাজাজ মোটরসাইকেলটি ডেলিভারি নেওয়ার সময় পরিশোধ করবেন। ক্রেতাকে অবশ্যই নির্দিষ্ট ডিলারের শোরুম থেকেই বাজাজ মোটরসাইকেল ক্রয় করতে হবে। এক্সচেঞ্জএর জন্য পুরোনো মোটরসাইকেলের মালিককে মালিকানা সংক্রান্ত মোটরসাইকেলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি সাথে নিয়ে আসার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।নতুন বাজাজ মোটরসাইকেল ক্রয় করতে ক্রেতাদের জন্য সহজ শর্তে ঋণ সুবিধাতো থাকছেই। এছাড়াও নতুন বাজাজ মোটর সাইকেলকিনলেই পাচ্ছেন আকর্ষণীয় ফ্রি গিফট।ঢাকা ও ঢাকার আশেপাশের সাভার গাজীপুর টাঙ্গাইল মানিকগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ জেলা উত্তরা মোটর্স এর অনুমোদিত নির্দিষ্ট শোরুমে সাত দিনের জন্যচলবে বাজাজ ঢাকা এক্সচেঞ্জ উইক। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন .ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/947.csv b/Bangla_fin_news_articles/947.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fc2f8782d6ad456a45c0a0ab1b85cc8d9df57c8b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/947.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +947,‘গণমাধ্যমে কানাডা’র শততম পর্ব,2021-09-07,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,একশ পর্ব পূর্ণ হলো সিবিএন২৪ এর আয়োজন গণমাধ্যমে কানাডার। ২০১৮ সালের ১৮ মার্চ শুরু হওয়া অনুষ্ঠানটির শততম পর্ব প্রচারিত হয়েছেসোমবার।প্রিন্ট ছাড়াও অনলাইনে ভার্সনের পাশাপাশি ফেসবুক লাইভ এবং ইউটিউবে গণমাধ্যমে কানাডা অনুষ্ঠান প্রচার করছে সিবিএন। বাংলাদেশ এবং কানাডার সংবাদ বিষয়ক পর্যালোচনার অনুষ্ঠানটি আজ একশ পর্ব পূর্ণ হলো। জনপ্রিয় এই অনুষ্ঠানটি প্রথম শুরু হয় ১৮ মার্চ ২০১৮ সালে। গণমাধ্যমে কানাডা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দুদেশে আর্থসামাজিকরাজনৈতিকসহ প্রবাসী বাঙালিদের নানান গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থান পেয়েছে।গণমাধ্যমে কানাডার উপস্থাপক সাংবাদিক মাহবুবুল হক ওসমানী আর আলোচক দৈনিক ইত্তেফাকের কানাডা প্রতিনিধি কবি সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল। অনুষ্ঠানটির শততম পর্ব উপলক্ষে কানাডাস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের হাই কমিশনার ড. খলিলুর রহমান এক শুভেচ্ছা বাণীতে গণ মাধ্যমে কানাডার গুরুত্ব তুলে ধরেন।বর্তমান সময়ে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে বাংলা গণমাধ্যম। কানাডাতেও রয়েছে একাধিক। প্রিন্ট ভার্সন অনলাইন চ্যালেনগুলোর অধিকাংশই টরন্টোভিত্তিক। এগুলোর মধ্যে অন্যতম সিবিএন২৪ বা কানাডাবাংলাদেশ নিউজ ২৪।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/948.csv b/Bangla_fin_news_articles/948.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b0510340af8b942ade2fba6d00f276fdf62206da --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/948.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +948,রপ্তানিতে নগদ সহায়তা পেতে আবেদনের সময় বাড়ল,2021-09-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাসের কারণে নগদ সহায়তার আবেদন করতে পারেননি দেশের অনেক রপ্তানিকারক। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে যারা আবেদন করতে পারেননি তাদের জন্য ৪৫ দিন সময় বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত তিনটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।অন্যদিকে রপ্তানিমুখী দেশীয় বস্ত্রখাতে নগদ সহায়তার আবেদনপত্রের সঙ্গে অ্যাসোসিয়েশনের সনদপত্র ও পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানি ভর্তুকির আবেদনের সঙ্গে রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের ইস্যু করা প্রত্যয়ন সনদ জমা দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে কোভিড১৯ পরিস্থিতিতে নগদ সহায়তার আবেদন করতে পারেননি অনেক রপ্তানিকারক। ভর্তুকি বা নগদ সহায়তার যেসব আবেদন নির্ধারিত সময়ে রপ্তানিকারকরা দাখিল করতে পারেনি এ প্রজ্ঞাপন জারির ৪৫ দিনের মধ্যে সেসব আবেদন জমা দেওয়া যাবে। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য ডেলিভারি বাড়েনি ....সনদপত্র বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে রপ্তানিমুখী দেশীয় বস্ত্রখাতে নগদ সহায়তার জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে দাখিলযোগ্য সার্টিফিকেট অব প্রোডাকশন বিটিএমএর সেক্রেটারি জেনারেলের সমতুল্য পদমর্যাদা সম্পন্ন কর্মকর্তা দ্বারা ইস্যু করা যাবে।পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিপরীতে ভর্তুকির জন্য আবেদনের সঙ্গে বাংলাদেশ জুট স্পিনার্স অ্যাসোসিয়েশন বিজেএসএ ও বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের বিজেএমএ নিজ নিজ সদস্যদের অনুকূলে ইস্যুকৃত প্রত্যয়ন সনদ দাখিল করতে হবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/949.csv b/Bangla_fin_news_articles/949.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..350a25fa2f082b5b6b02dbe2312dd50c810b354c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/949.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +949,উত্থানের ধারা অব্যাহত,2021-09-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,৭ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক স্পর্শ করা দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান মূল্যসূচক গতকাল সোমবার আরও উচ্চতায় উঠেছে। গতকাল শেয়ারবাজারের সবকটি মূল্যসূচকের উত্থানের পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।তবে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সবকটি মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে গতকাল সোমবার লেনদেন শেষে ডিএসইতে ১৫৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখায়। বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৪টির। আর ২৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২২ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ৭৫ পয়েন্টে উঠে এসেছে। মূল্যসূচকের ভুল গণনা বন্ধ করতে ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি নতুন সূচক ডিএসইএক্স চালু করে ডিএসই। ৪ হাজার ৫৫ দশমিক ৯০ পয়েন্ট দিয়ে শুরু হওয়া সূচকটি এ যাবতকালের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে অবস্থান করছে।ডিএসইর অন্য দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১২ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৫৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইর শরিয়াহ্ সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সবকটি মূল্যসূচকের উত্থানের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৯০১ কোটি ৫২ লাখ টাকা। সূচক মূলধনে নতুন রেকর্ড ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন ....আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ২ হাজার ৮৬৮ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ৩৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ২৫৬ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা সাইফ পাওয়ার টেকের ৯৪ কোটি ২৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৬৮ কোটি ৭২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা। এছাড়াও ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ ডরিন পাওয়ার ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস ইস্টার্ন হাউজিং ও শাহজিবাজার পাওয়ার। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৯৯ পয়েন্ট।বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৮৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩১৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২৩টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৬২টির ও ৩১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/95.csv b/Bangla_fin_news_articles/95.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b2ebfff0be5a5daf941f606f4e094642b9ee68e0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/95.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +95,করোনা ও রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের মাঝেও রফতানি আয়ে রেকর্ড বাংলাদেশের,2022-07-04,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,একদিকে করোনা মহামারি অন্যদিকে রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধ। এর মাঝেও ২০২১২০২২ অর্থবছরে প্রথমবারের মতো রফতানি আয়ে মাইলফলক অর্জন করেছে বাংলাদেশ। গত অর্থবছরে বাংলাদেশ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ৫২.০৮ বিলিয়ন ডলার রফতানি করেছে। যা এর আগের অর্থবছরের তুলনায় ৩৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ বেশি। রবিবার ৩ জুলাই রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি রফতানি আয়ের এ তথ্য প্রকাশ করেছে। ইপিবির তথ্য অনুযায়ী এর আগের বছর রফতানি আয় ছিল ৩৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ। ২০২১২২ অর্থবছরে রফতানির লক্ষ্যমাত্রাও ছাড়িয়েছে যা ৪৩ দশমিক ৪ বিলিয়ন নির্ধারণ করা হয়েছিল। গত অর্থবছরের ১২ মাসে বাংলাদেশ থেকে পাঁচ হাজার ২০৮ কোটি ২৬ লাখ ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছে যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ এগিয়ে এবং আগের অর্থবছরের চেয়ে ৩৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ বেশি। এর আগে ২০২০২০২১ অর্থবছরে সর্বসাকুল্যে তিন হাজার ৮৭৫ কোটি ৮৩ লাখ ডলারের পণ্য রফতানির ওপর ভিত্তি করে পরের বছরের জন্য চার হাজার ৩৫০ কোটি ডলারের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। রফতানি আয়ে সবচেয়ে বেশি গার্মেন্টস সেক্টর ২০২২ অর্থবছরে ৪২.৬১ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে। এ খাতে আয় বেড়েছে ৩৫.৪৭ শতাংশ যা ২০২১ অর্থবছরেও ৩১.৪৫ বিলিয়ন ডলার ছিল। রফতানি ৫০ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অর্জনকে বাংলাদেশের জন্য বড় প্রাপ্তি হিসেবেই দেখছেন নীতিনির্ধারক ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদরা। একইসঙ্গে এ অগ্রযাত্রা টেকসই করতে সরকার ও ব্যক্তি খাতকে আরও নিবিড়ভাবে কাজ করে যেতে হবে বলে মত দিয়েছেন তারা। খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন পদ্মা সেতু উদ্বোধনের বছরেই দেশের রফতানি প্রথমবারের মতো ৫০ বিলিয়ন ডলার ছাড়ানোর বিষয়টি একটি প্রতীকী ঘটনা যা উদীয়মান রফতানি কেন্দ্র হিসেবে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে বিশেষ বার্তা বহন করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/950.csv b/Bangla_fin_news_articles/950.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..04cd6bc08a88f07bb24327371786f0865f60a8d0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/950.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +950,‘জিনাইন’ কলা চাষে বিপুল সম্ভাবনা,2021-09-07,দীপক কুমার কর রায়গঞ্জ সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা,দেশে কলা চাষে বিপ্লব আনতে পারে ক্যাভেন্ডিস গ্রুপের জিনাইনকলা। পৃথিবীতে যে ধরণের কলা মানুষ বেশি খেয়ে থাকে সেগুলো ক্যাভেন্ডিস নামে পরিচিত।একরে ১১০০ থেকে ১৪০০টি জিনাইন কলার চারা লাগানো যায়। লাগানোর ১১ থেকে ১৫ মাসেই শতভাগ গাছের কলা কাটার উপযোগী হয়। প্রতি কাঁদি কলার ওজন হয় ৩০ থেকে ৪০ কেজি। একবার চারা লাগানোর পর ৩ থেকে ৪ বছর চারা লাগাতে হয় না। তাতেও ফলন প্রায় একই হয়ে থাকে।নরসিংদী মুন্সীগঞ্জ ময়মনসিংহ যশোর বরিশাল বগুড়া রংপুর জয়পুরহাট কুষ্টিয়া ঝিনাইদহ চুয়াডাঙ্গা মেহেরপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপকভাবে কলার চাষ হয়ে আসছে। সারা বছর দেশের প্রায় সব অঞ্চলে উঁচু জমিতেই কলা চাষ করা যায়। বছরে তিন মৌসুমে কলার চারা রোপণ করা যায়। প্রথম মৌসুম মধ্য জানুয়ারি থেকে মধ্য মার্চ। দ্বিতীয় মৌসুম মধ্য মার্চ থেকে মধ্য মে। তৃতীয় মৌসুম মধ্য সেপ্টেম্বর থেকে মধ্য নভেম্বর। উত্তম মৌসুম হলো তৃতীয় মৌসুম। কলা চাষে টিস্যু কালচার একটি উত্তম পদ্ধতি। টিস্যু কালচারের মাধ্যমে উৎপাদিত জিনাইনকলার চারার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি।সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ উপজেলায় দীর্ঘদিন ধরে কলা চাষ করছেন রুবেল শেখ আব্দুস সবুর ও মোহাম্মদ আলী। তারা জানান স্থানীয় কৃষি অফিসের সহায়তায় তারা জিনাইনকলার আবাদ করে আসছেন। ভাল ফলন হচ্ছে। কিন্তু টিস্যু কালচারের চারা সংগ্রহ করা খুব কঠিন। দেশে সরকারিভাবে টিস্যু কালচার ল্যাব নেই। বিভাগীয় পর্যায়ে একটি করে টিস্যু কালচার ল্যাব থাকলে কৃষকেরা সহজে কলার চারা সংগ্রহ করে আবাদ করতে পারতো। . ........এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনিস্টিটিউটের বারি উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের ফল বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. বাবুল চন্দ্র সরকার জানান বাংলাদেশে টিস্যু কালচার পদ্ধতিতে জিনাইনকলা চাষ করে কৃষকেরা সবচেয়ে বেশি লাভবান হতে পারেন। ব্র্যাক এসিআই স্কয়ারসহ বেশ কয়েকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান টিস্যু কালচার পদ্ধতিতে কলার চারা তৈরি করছে। আমরা গাছ ও অন্যান্য সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছি। দেশের অনেক কৃষক এখন আধুনিক পদ্ধতিতে কলাসহ বিভিন্ন ফলের চাষাবাদ করছেন।এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন সরকারিভাবে বিভাগীয় পর্যায়ে বা কৃষি অঞ্চল গুলোতে টিস্যু কালচার ল্যাব স্থাপন করার কোনো পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/951.csv b/Bangla_fin_news_articles/951.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b94bbb071792572f679ab8c549897eb7a7da6489 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/951.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +951,নগদের ব্যাংক হিসাব খোলায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন শর্ত,2021-09-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে মোবাইলে আর্থিকসেবা এমএফএস নগদএর হিসাব খুলতে বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্ব অনুমোদন নিতে হবে। সম্প্রতি ব্যাংকগুলোকে এ নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিকসেবা নগদের ব্যাংক হিসাব পরিচালনায় থার্ড ওয়েভ টেকনোলজিস লিমিটেডএর নাম পরিবর্তন করে নগদ লিমিটেড করার বিষয়ে ব্যাংকগুলোর কাছে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চিঠিতে বলা হয়েছে নগদের ইমানি কার্যক্রম পরিচালনায় বাংলাদেশ ডাক বিভাগ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া নগদ লিমিটেডের নামে ট্রাস্ট কাম সেটেলমেন্ট হিসাব না খোলার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হলো। ফলে ডাক বিভাগ ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া ব্যাংকে হিসাব খুলতে পারবে না নগদ। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন নাম পরিবর্তন হওয়ায় হিসাব খোলার আগে ডাক বিভাগ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিতে বলা হয়েছে। গত মে মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রাস্ট ফান্ড ব্যবস্থাপনা শীর্ষক নীতিমালা জারি করে। বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন নীতিমালাটির নাম দিয়েছে গাইডলাইনস ফর ট্রাস্ট ফান্ড ম্যানেজমেন্ট ইন পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সার্ভিসেস। ফলে গ্রাহকের হিসাবে জমা থাকা অর্থ ব্যবহার করতে পারবে না মুঠোফোনে আর্থিক সেবাদাতা এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলো। প্রতিষ্ঠানগুলোকে গ্রাহকের জমা টাকার পুরোটাই ব্যাংকে ট্রাস্ট ফান্ড হিসাবে জমা রাখতে হবে। এ ফান্ডে জমা টাকা কোনোভাবেই গ্রাহকের এমএফএস হিসাবে জমা থাকা টাকার চেয়ে কম হতে পারবে না।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/952.csv b/Bangla_fin_news_articles/952.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf6d895dc3b0e480e60ac1cf402580239b9bbb7e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/952.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +952,জামানত ছাড়াই ব্যাংক ঋণ পাবেন যারা,2021-09-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১০ টাকার হিসাবধারীদের জন্য ৫০০ কোটি টাকার পুনঃ অর্থায়ন স্কিম গঠন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এই তহবিল থেকে পাড়ামহল্লা গ্রামে ছোট ও অতিক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ও পেশাজীবী কামার কুমার জেলে ভূমিহীন কৃষক হকার দোকানি ও রিকশাচালকেরা সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ টাকার জামানতবিহীন ঋণ নিতে পারবেন। এই ঋণের সর্বোচ্চ সুদহার হবে ৭ শতাংশ।রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন ডিপার্টমেন্ট এসংক্রান্ত নতুন একটি স্কিম পুনর্গঠন করে নীতিমালা জারি করেছে। কোভিড১৯এর প্রাদুর্ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত নিম্ন আয়ের পেশাজীবী ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পুনরুদ্ধার ও অব্যাহত রাখতে ঋণসীমা ও তহবিলের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কার্যক্রমের আওতায় এই স্কিমের অধীনে ঋণসুবিধা গ্রহণকারী সব গ্রাহকই হবেন বিদ্যমান ১০ ৫০ ও ১০০ টাকার হিসাবধারী। তবে এই স্কিমের আওতায় ঋণসুবিধা নেওয়ার জন্য নতুন গ্রাহকদের আবশ্যিকভাবে ১০ ৫০ ও ১০০ টাকার ব্যাংক হিসাব খুলতে হবে।পাড়া মহল্লা গ্রামভিত্তিক ক্ষুদ্রঅতিক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ও পেশাজীবী যেমনচর্মকার স্বর্ণকার ক্ষৌরকার কামার কুমার জেলে দর্জি হকার ও ফেরিওয়ালা থেকে শুরু করে আচার বা পিঠা প্রস্তুতকারী এবং যে কোনো ধরনের আয় উত্সারী কর্মকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তি যেমন ভ্রাম্যমাণ কাপড়ের দোকানি ক্ষুদ্র বা কুটিরশিল্প হস্তশিল্প কনফেকশনারিসহ অন্যান্য খাবার প্রস্তুতকরণ ও অন্য যে কোনো সম্ভাবনাময় উদ্ভাবনী কর্মকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তি এই ঋণসুবিধার আওতাভুক্ত হিসেবে বিবেচিত হবেন। ব্যাংকশেয়ারবাজার খুলছে সোমবার ...এছাড়া যেকোনো দুর্যোগে প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক ও ভূমিহীন কৃষক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী নিম্ন আয়ের পেশাজীবী এবং চর ও হাওর এলাকায় বসবাসকারী স্বল্প আয়ের জনগোষ্ঠী অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এই ঋণসুবিধা পাবেন। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তি ও নারী উদ্যোক্তারা যে কোনো ধরনের আয় উত্সারী কর্মকাণ্ডে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এই ঋণসুবিধা পাবেন। এছাড়া স্কুল ব্যাংকিং কার্যক্রমের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত ও অসচ্ছলরা বৃত্তিমূলক কারিগরি তথ্যপ্রযুক্তিসহ অন্যান্য প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো উক্ত স্কিমের আওতায় অভিভাবকের পরিশোধ গ্যারান্টির ভিত্তিতে ঋণসুবিধা প্রদান করতে পারবে।খেলাপি ঋণগ্রহীতা এই স্কিমের আওতায় ঋণসুবিধা প্রাপ্য হবেন না এবং বাংলাদেশ সরকার বা বাংলাদেশ ব্যাংকের সুদ ভর্তুকির আওতায় অন্য কোনো স্কিমের অধীন ঋণগ্রহীতার প্রাপ্ত ঋণ অসমন্বিত অবস্থায় থাকলে ঐ ঋণগ্রহীতা ঋণসুবিধা প্রাপ্য হবেন না।ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/953.csv b/Bangla_fin_news_articles/953.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..086aa84d48d119013fb6d78d45d845b9a4f6afbe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/953.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +953,চ্যালেঞ্জের মুখে ইকমার্স,2021-09-06,সমীর কুমার দে,ইভ্যালি ইঅরেঞ্জসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের প্রতারণায় গ্রাহকদের মধ্যে ইকমার্স নিয়ে চরম আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে। বড় প্রতিষ্ঠান ছাড়াও ফেসবুককেন্দ্রিক শত শত ইকমার্স প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতিদিনই প্রতারণা করে যাচ্ছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম ইউনিটের উপকমিশনার আ ফ ম আল কিবরিয়া ইত্তেফাককে বলেছেন এখন ইকমার্সে অভিযোগের পরিমাণ আগের চেয়ে বহু গুণ বেড়ে গেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন বাংলাদেশে ইকমার্স এখন সম্প্রসারণের পথে। এখনই এমন ধাক্কা সাধারণ গ্রাহকদের মধ্যে আস্থাহীনতা তৈরি করতে পারে। ফলে সরকারকে দ্রুতই এ ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে হবে।তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ইত্তেফাককে বলেন এখন আস্থা ফেরানোর একটাই পথ দোষীদের দ্রুত শাস্তি দিতে হবে। যারা এই ধরনের কাজ করছে তাদের কাজটা বন্ধ করতে হবে। বছর জুড়ে ইকমার্সের জোয়ার ....সম্প্রতি ইঅরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন তার স্বামী মাসুকুর রহমানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষক বনানী থানার ওসি তদন্ত শেখ সোহেল রানা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় ভারতে গ্রেফতার হয়েছেন। এই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে গ্রাহকের ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে নিরাপদ ডটকম নামের একটি ইকমার্স সাইটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকেও সিইও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শাহরিয়ার খান নামে ঐ ব্যক্তি ইকমার্স সাইট খুলে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সাধারণ গ্রাহকদের আকৃষ্ট করেন। ৫০ শতাংশ মূল্য ছাড়ে মোবাইল ফোন কম্পিউটার ল্যাপটপ ফ্রিজ ওভেনসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক পণ্য ৩০ দিনের মধ্যে হোম ডেলিভারি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেন। ইভ্যালির বিরুদ্ধেও গ্রাহকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে পণ্য না দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। প্রতিদিনই কোনো না কোনো গ্রাহক তাদের অফিসের সামনে ভিড় করছেন। কিন্তু প্রতারিত গ্রাহকদের জন্য কোনো সুখবর দিতে পারছেন না কেউ। বেসিস সভাপতি আলমাস কবীর ইত্তেফাককে বলেন এই প্রতিষ্ঠানগুলো মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে পণ্য দিচ্ছে না এটা সত্য। এখন এদের গ্রেফতার করে জেলে ভরলে তো গ্রাহক টাকা ফেরত পাবেন না। আমার পরামর্শ হলো এসব প্রতিষ্ঠানে সরকারের তরফ থেকে প্রশাসক বসিয়ে তাদের যে প্রোপার্টি আছে সেটা বিক্রি করে সব টাকা দেওয়া না গেলেও যতটা সম্ভব টাকা গ্রাহকদের দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ইক্যাব সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল ওয়াহেদ তমাল ইত্তেফাককে বলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে যে সার্কুলার জারি করা হয়েছে সেটা যদি সবাই মানেন তা হলে এখানে প্রতারণা অনেক কমে যাবে। আমরা সংগঠনের পক্ষ থেকে যেটা করছি সেটা হলো যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদের ডেকে সমাধান করতে বলছি। না করলে মন্ত্রণালয়ে আমরা লিখিতভাবে জানাচ্ছি পাশাপাশি তারা আমাদের সদস্য হলে তাদের সদস্যপদও স্থগিত করছি। আমরাও চাই এই সেক্টরে দ্রুত শৃঙ্খলা ফিরে আসুক। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে করোনা মহামারির শুরু থেকে যে কয়েকটি খাতে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ করা গেছে তার মধ্যে ইকমার্স একটি। বছরের ব্যবধানে এ খাতে লেনদেন বেড়েছে ৭০০ কোটি টাকারও বেশি। বর্তমানে ইকমার্সের বাজার ২০ হাজার কোটি টাকায় পৌঁছেছে যা গত বছরের ডিসেম্বরেও ছিল ১৩ হাজার ১০০ কোটি টাকা। জানা যায় ২০১৬ সালের পর থেকে দেশে ইকমার্স ব্যবসার প্রবৃদ্ধি হতে শুরু করেছে। ২০১৭ সালে ইকমার্স বাজারের আকার ছিল ৮ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। ২০১৮ সালের শেষে গিয়ে দাঁড়ায় ১০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ বিডিজবসের প্রতিষ্ঠাতা ফাহিম মাশরুর ইত্তেফাককে বলেন আমাদের দেশে তো ইকমার্স কেবল সম্প্রসারণ হতে শুরু করেছে। এটা আরও বহুদূর যাবে। কিন্তু তার আগে যে প্রতারণা ঘটনাগুলো ঘটেছে সেগুলোর সুরাহা করতে হবে। কোনো গ্রাহক এই প্ল্যাটফরমে পণ্য কিনতে এবার প্রতারণার শিকার হলে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারেন। ফলে যারা প্রতারণা করেছে তাদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারলে এ ধরনের প্রতারণা সামনের দিনে ঘটতেই থাকবে। ফেসবুককেন্দ্রিক শত শত প্রতিষ্ঠানের প্রতারণা সম্পর্কে তিনি বলেন আপনি তো ফুটপাতে কোনো পণ্য কিনতে গিয়ে ঠকতে পারেন। ফেসবুকেরটা হলো ফুটপাতের মতো। কিন্তু মূল যারা ইকমার্স ব্যবসা করছে তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের সিসিএ ফাউন্ডেশন সাইবার ক্রাইম ট্রেন্ড ইন বাংলাদেশ ২০২০ শীর্ষক বার্ষিক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে গত বছর সারা দেশে যত ধরনের সাইবার অপরাধ হয়েছে তার মধ্যে ১১ দশমিক ৪৯ শতাংশই অনলাইনে পণ্য কিনতে গিয়ে প্রতারণার ঘটনা। প্রতারিত হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশের বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছর। আর দশমিক ৯২ শতাংশের বয়স ১৮ বছরের কম। গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা গেছে পুরুষরাই অনলাইন কেনাকাটায় বেশি প্রতারণার শিকার হয়েছেন। প্রতারিতদের মধ্যে পুরুষ ৭ দশমিক ৩৮ আর নারী ৩ দশমিক ৬৯ শতাংশ।বেসিস সভাপতি আলমাস কবীর বলেন ইকমার্সে সবচেয়ে বড় বিষয় হলো গ্রাহককে সচেতন হতে হবে। এখন যেমন ক্যাশ অন ডেলিভারি সিস্টেম আছে। গ্রাহক যদি কেনাকাটার ক্ষেত্রে ক্যাশ অন ডেলিভারি করে কেনাকাটা করেন তা হলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। যে কোনো পণ্য এখন চাইলেই ক্যান অন ডেলিভারি কিনতে পারেন। এভাবে কিনলে যে প্রতারক সে আপনাকে প্রোডাক্ট পাঠাবেই না। তা হলে তো আর আপনি প্রতারিত হবেন না। শুধু সাধারণ মানুষ নয় নগদের মতো এমএফএস প্রতিষ্ঠানও ইকমার্সে প্রতারণার শিকার হয়েছে। কয়েকটি ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে নগদের বড় অঙ্কের টাকা নিয়ে গেছে ঐ প্রতিষ্ঠানগুলো। এ কারণে নগদের প্রায় ১২ হাজার গ্রাহকের একাউন্ট বন্ধ করতে হয়েছে। কীভাবে এই টাকা উদ্ধার করা যায় সে চেষ্টা করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।প্রসঙ্গত বাংলাদেশে ২ হাজারের বেশি ওয়েবসাইটভিত্তিক এবং প্রায় ১ লাখের মতো ফেসবুকভিত্তিক ইকমার্স সাইট চালু রয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/954.csv b/Bangla_fin_news_articles/954.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..48cc39b4f89841f74214e50e375253bc368640cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/954.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +954,চ্যালেঞ্জের মুখে ইকমার্স,2021-09-06,সমীর কুমার দে,ইভ্যালি ইঅরেঞ্জসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের প্রতারণায় গ্রাহকদের মধ্যে ইকমার্স নিয়ে চরম আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে। বড় প্রতিষ্ঠান ছাড়াও ফেসবুককেন্দ্রিক শত শত ইকমার্স প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতিদিনই প্রতারণা করে যাচ্ছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম ইউনিটের উপকমিশনার আ ফ ম আল কিবরিয়া ইত্তেফাককে বলেছেন এখন ইকমার্সে অভিযোগের পরিমাণ আগের চেয়ে বহু গুণ বেড়ে গেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন বাংলাদেশে ইকমার্স এখন সম্প্রসারণের পথে। এখনই এমন ধাক্কা সাধারণ গ্রাহকদের মধ্যে আস্থাহীনতা তৈরি করতে পারে। ফলে সরকারকে দ্রুতই এ ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে হবে।তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ইত্তেফাককে বলেন এখন আস্থা ফেরানোর একটাই পথ দোষীদের দ্রুত শাস্তি দিতে হবে। যারা এই ধরনের কাজ করছে তাদের কাজটা বন্ধ করতে হবে। বছর জুড়ে ইকমার্সের জোয়ার ....সম্প্রতি ইঅরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন তার স্বামী মাসুকুর রহমানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষক বনানী থানার ওসি তদন্ত শেখ সোহেল রানা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় ভারতে গ্রেফতার হয়েছেন। এই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে গ্রাহকের ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে নিরাপদ ডটকম নামের একটি ইকমার্স সাইটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকেও সিইও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শাহরিয়ার খান নামে ঐ ব্যক্তি ইকমার্স সাইট খুলে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সাধারণ গ্রাহকদের আকৃষ্ট করেন। ৫০ শতাংশ মূল্য ছাড়ে মোবাইল ফোন কম্পিউটার ল্যাপটপ ফ্রিজ ওভেনসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক পণ্য ৩০ দিনের মধ্যে হোম ডেলিভারি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেন। ইভ্যালির বিরুদ্ধেও গ্রাহকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে পণ্য না দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। প্রতিদিনই কোনো না কোনো গ্রাহক তাদের অফিসের সামনে ভিড় করছেন। কিন্তু প্রতারিত গ্রাহকদের জন্য কোনো সুখবর দিতে পারছেন না কেউ। বেসিস সভাপতি আলমাস কবীর ইত্তেফাককে বলেন এই প্রতিষ্ঠানগুলো মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে পণ্য দিচ্ছে না এটা সত্য। এখন এদের গ্রেফতার করে জেলে ভরলে তো গ্রাহক টাকা ফেরত পাবেন না। আমার পরামর্শ হলো এসব প্রতিষ্ঠানে সরকারের তরফ থেকে প্রশাসক বসিয়ে তাদের যে প্রোপার্টি আছে সেটা বিক্রি করে সব টাকা দেওয়া না গেলেও যতটা সম্ভব টাকা গ্রাহকদের দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ইক্যাব সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল ওয়াহেদ তমাল ইত্তেফাককে বলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে যে সার্কুলার জারি করা হয়েছে সেটা যদি সবাই মানেন তা হলে এখানে প্রতারণা অনেক কমে যাবে। আমরা সংগঠনের পক্ষ থেকে যেটা করছি সেটা হলো যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদের ডেকে সমাধান করতে বলছি। না করলে মন্ত্রণালয়ে আমরা লিখিতভাবে জানাচ্ছি পাশাপাশি তারা আমাদের সদস্য হলে তাদের সদস্যপদও স্থগিত করছি। আমরাও চাই এই সেক্টরে দ্রুত শৃঙ্খলা ফিরে আসুক। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে করোনা মহামারির শুরু থেকে যে কয়েকটি খাতে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ করা গেছে তার মধ্যে ইকমার্স একটি। বছরের ব্যবধানে এ খাতে লেনদেন বেড়েছে ৭০০ কোটি টাকারও বেশি। বর্তমানে ইকমার্সের বাজার ২০ হাজার কোটি টাকায় পৌঁছেছে যা গত বছরের ডিসেম্বরেও ছিল ১৩ হাজার ১০০ কোটি টাকা। জানা যায় ২০১৬ সালের পর থেকে দেশে ইকমার্স ব্যবসার প্রবৃদ্ধি হতে শুরু করেছে। ২০১৭ সালে ইকমার্স বাজারের আকার ছিল ৮ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। ২০১৮ সালের শেষে গিয়ে দাঁড়ায় ১০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ বিডিজবসের প্রতিষ্ঠাতা ফাহিম মাশরুর ইত্তেফাককে বলেন আমাদের দেশে তো ইকমার্স কেবল সম্প্রসারণ হতে শুরু করেছে। এটা আরও বহুদূর যাবে। কিন্তু তার আগে যে প্রতারণা ঘটনাগুলো ঘটেছে সেগুলোর সুরাহা করতে হবে। কোনো গ্রাহক এই প্ল্যাটফরমে পণ্য কিনতে এবার প্রতারণার শিকার হলে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারেন। ফলে যারা প্রতারণা করেছে তাদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারলে এ ধরনের প্রতারণা সামনের দিনে ঘটতেই থাকবে। ফেসবুককেন্দ্রিক শত শত প্রতিষ্ঠানের প্রতারণা সম্পর্কে তিনি বলেন আপনি তো ফুটপাতে কোনো পণ্য কিনতে গিয়ে ঠকতে পারেন। ফেসবুকেরটা হলো ফুটপাতের মতো। কিন্তু মূল যারা ইকমার্স ব্যবসা করছে তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের সিসিএ ফাউন্ডেশন সাইবার ক্রাইম ট্রেন্ড ইন বাংলাদেশ ২০২০ শীর্ষক বার্ষিক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে গত বছর সারা দেশে যত ধরনের সাইবার অপরাধ হয়েছে তার মধ্যে ১১ দশমিক ৪৯ শতাংশই অনলাইনে পণ্য কিনতে গিয়ে প্রতারণার ঘটনা। প্রতারিত হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশের বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছর। আর দশমিক ৯২ শতাংশের বয়স ১৮ বছরের কম। গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা গেছে পুরুষরাই অনলাইন কেনাকাটায় বেশি প্রতারণার শিকার হয়েছেন। প্রতারিতদের মধ্যে পুরুষ ৭ দশমিক ৩৮ আর নারী ৩ দশমিক ৬৯ শতাংশ।বেসিস সভাপতি আলমাস কবীর বলেন ইকমার্সে সবচেয়ে বড় বিষয় হলো গ্রাহককে সচেতন হতে হবে। এখন যেমন ক্যাশ অন ডেলিভারি সিস্টেম আছে। গ্রাহক যদি কেনাকাটার ক্ষেত্রে ক্যাশ অন ডেলিভারি করে কেনাকাটা করেন তা হলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। যে কোনো পণ্য এখন চাইলেই ক্যান অন ডেলিভারি কিনতে পারেন। এভাবে কিনলে যে প্রতারক সে আপনাকে প্রোডাক্ট পাঠাবেই না। তা হলে তো আর আপনি প্রতারিত হবেন না। শুধু সাধারণ মানুষ নয় নগদের মতো এমএফএস প্রতিষ্ঠানও ইকমার্সে প্রতারণার শিকার হয়েছে। কয়েকটি ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে নগদের বড় অঙ্কের টাকা নিয়ে গেছে ঐ প্রতিষ্ঠানগুলো। এ কারণে নগদের প্রায় ১২ হাজার গ্রাহকের একাউন্ট বন্ধ করতে হয়েছে। কীভাবে এই টাকা উদ্ধার করা যায় সে চেষ্টা করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।প্রসঙ্গত বাংলাদেশে ২ হাজারের বেশি ওয়েবসাইটভিত্তিক এবং প্রায় ১ লাখের মতো ফেসবুকভিত্তিক ইকমার্স সাইট চালু রয়েছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/955.csv b/Bangla_fin_news_articles/955.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3cf915a928ccc1d002258644a87f355a0dc3eb5a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/955.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +955,দ্য এশিয়া মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলো স্বপ্ন,2021-09-05,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,এশিয়ার মার্কেটিং কোম্পানি অব দ্য ইয়ার ২০২০ নামে স্বীকৃত দ্য এশিয়া মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড জিতেছে দেশীয় চেইন সুপারশপ স্বপ্ন।রবিবার ৫ সেপ্টেম্বর তেজগাঁওয়ে স্বপ্নর প্রধান কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী পরিচালক সাব্বির হাসান নাসিরের হাতে তুলে দেন এএমএফের বাংলাদেশের প্রতিনিধি মার্কেটিং সোসাইটি অব বাংলাদেশ এমএসবির সভাপতি আশরাফ বিন তাজ এবং বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম বিবিএফএর সিওও এবং নির্বাহী সম্পাদক সাজিদ মাহবুব।এএমএফের জুরিবোর্ডের সদস্যরা বিদায়ী ২০২০ সালের নভেম্বর মাসে একটি কঠোর প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সব মনোনয়ন মূল্যায়ন করে বিজয়ী নির্বাচিত করে স্বপ্নকে। জুরিবোর্ডের চুড়ান্ত ঘোষণার পর এই পুরস্কার আজ এই পুরস্কার হস্তান্তর করা হয়। চলতি বছরের শুরুতে সিঙ্গাপুরে এই পুরস্কারের আয়োজনের কথা থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে তা বাতিল হয়। তাই পুরস্কারটি কুরিয়ারের মাধ্যমে এমএসবির অফিসে পাঠানো হয়।পুরস্কার গ্রহণের পর স্বপ্নর নির্বাহী পরিচালক সাব্বির হাসান নাসির বলেন দ্য এশিয়া মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড শীর্ষক অনুষ্ঠানে আমাদের মনোনয়ন দেওয়ার জন্য এমএসবি এবং বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। পুরস্কার প্রাপ্তির সাথে সাথে আমাদের দায়িত্ব এখন আরও বেড়ে গেল।ক্রেতাদের অকুন্ঠ ভালোবাসা ও প্রত্যাশা আমাদের পার্টনারদের সার্বিক সহায়তা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নিয়োজিত স্বপ্নযোদ্ধাদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং একটি মানবিক ব্র্যান্ড হিসেবে ব্যবসায়িক দর্শনের মৌলিকত্বের জন্য এএমএফ আমাদের সম্মানিত করেছেন। ধন্যবাদ জুরীবোর্ডকে।এই পুরস্কার প্রসঙ্গে এমএসবির সভাপতি আশরাফ বিন তাজ বলেন জাপান দক্ষিণ কোরিয়া সিঙ্গাপুর চীন থাইল্যান্ড কম্বোডিয়া হংকং ইন্দোনেশিয়া মালয়েশিয়ার মত শক্তিশালী মোট ১৭টি দেশের শীর্ষস্থানীয় মার্কেটিং কোম্পানীর সাথে প্রতিযোগিতা করে এই পুরস্কার অর্জন করেছে বাংলাদেশের স্বপ্ন। বিজ্ঞ ও শক্তিশালী একটি জুরী বোর্ডের প্রত্যেকের বিবেচনায় দ্য এশিয়া মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড জিতেছে স্বপ্ন যা এশিয়ার মার্কেটিং কোম্পানি অব দ্য ইয়ার ২০২০ হিসেবে স্বীকৃত। স্বপ্নকে অনেক অভিনন্দন । উল্লেখ্য স্বপ্ন এর আগে বিবিএফ আয়োজিত ২০১৬ ২০১৭ ২০১৮২০১৯ ও ২০২০ সালের বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডে সুপারস্টোর বিভাগে টানা পাঁচবার পুরস্কার পেয়েছে। এর আগে ২০১৯ ও ২০২০ সালে পরপর দুই বছর সব ক্যাটাগরির মধ্যে দেশের প্রথম ১০টি ব্র্যান্ডের মধ্যে স্থান করে নেয় স্বপ্ন। এ ছাড়া সুপারব্র্যান্ডস বাংলাদেশের অধীনে ২০১৮ ও ২০২০২১ সালে সুপারব্র্যান্ড হিসেবে পুরস্কার জিতেছে স্বপ্ন।এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিজনেস ডিরেক্টর সোহেল তানভীর খান অপারেশন ডিরেক্টর আবু নাসের স্বপ্নর হেড অব মার্কেটিং মাহাদী ফয়সাল মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান শাহ মো. রিজভী রনীসহ অনেকে।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/956.csv b/Bangla_fin_news_articles/956.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a8c47aadbcc1a8a2a86c831d83fd8a183c3549ee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/956.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +956,প্রধান সূচক ৭০০০ পয়েন্টের মাইলফলক ছাড়ালো,2021-09-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সূচকের বড় উত্থানের মধ্য দিয়ে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে। তাতে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক বেড়েছে ৭১ পয়েন্ট। আর ডিএসইর প্রধান সূচক ৭ হাজার ৫২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। যা ডিএসইর ইতিহাসে ১১ বছর সাত মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। ফলে টানা চারদিন পুঁজিবাজারে উত্থান হলো।বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে রবিবার ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রকৌশল বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং ওষুধ ও রসায়ন খাতসহ অধিকাংশ খাতের শেয়ারের দাম বেড়েছে। এ উত্থানে বিনিয়োগকারীদের বাজার মূলধন ৫ হাজার ৫৬৮ কোটি ৭২ লাখ ৪৪ হাজার টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৬৯ হাজার ২৮৪ কোটি ৩৬ লাখ ৬৭ হাজার টাকা।রবিবার ব্যাংক খাতের তালিকাভুক্ত ৩২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২০টির কমেছে ৫টির। আর্থিক খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮টির কমেছে ৩টির আর অপরিবর্তিত আছে ২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। একই অবস্থায় লেনদেন হয়েছে প্রকৌশল বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের শেয়ারের দাম। এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ায় সূচক সাত হাজার পয়েন্ট অতিক্রম করেছে। ডিএসইর তথ্য মতে রবিবার বাজারে মোট ৩৭৫টি প্রতিষ্ঠানের ৭১ কোটি ৭৯ লাখ ২৪ হাজার ৬৩৯টি শেয়ার হাত বদল হয়েছে। এর মধ্যে ২০৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ১৩০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৮৬ কোটি ৩৭ লাখ ৭৪ হাজার টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৪৭৪ কোটি ৩ লাখ ৪ হাজার টাকা। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে।বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় রবিবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৭১ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ৫২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। প্রধান সূচকের পাশাপাশি ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫২৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই৩০ সূচক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৫৩৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সূচক মূলধনে নতুন রেকর্ড ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন ....ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড। দ্বিতীয় স্থানে ছিল লাফার্জহোলসিম লিমিটেড। এরপর সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ার। এরপর যথাক্রমে ছিল লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স ডরিন পাওয়ার শাইনপুকুর সিরামিক পাওয়ার গ্রিড আইএফআইসি ব্যাংক বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন লিমিটেড এবং জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড।এদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৩৫ পয়েন্ট বেড়ে ২০ হাজার ৫৬৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩২৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৯৮টির শেয়ারের দাম বেড়েছে। কমেছে ১০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। এ বাজারে লেনদেন হয়েছে ৯৫ কোটি ১৯ লাখ ৮৫ হাজার ১৯৯ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮৮ কোটি ৩০ লাখ ৯ হাজার ৯০ টাকা।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/957.csv b/Bangla_fin_news_articles/957.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fd4b62d85e75aaa0dd15cd6da63e43ceba8a79ce --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/957.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +957,করোনায় গমের আমদানি কমেছে,2021-09-04,মুন্না রায়হান,করোনা মহামারির কারণে দেশে চাহিদা কমায় গত এক বছরে গম আমদানির পরিমাণ কমেছে। ২০১৯২০ অর্থবছরে যেখানে গম আমদানি হয়েছিল ৬৪ লাখ ৩৮ হাজার ৩২০ টন। সেখানে সদ্যসমাপ্ত ২০২০২১ অর্থবছরে গম আমদানি হয়েছে ৫২ লাখ ৯৯ হাজার ৮৫০ টন।এ হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে গম আমদানি কমেছে ১১ লাখ ৩৮ হাজার ৪৭০ টন। এদিকে করোনা সংক্রমণ কমায় হঠাৎ করে আটাময়দার চাহিদা বাড়ায় বাড়তে শুরু করেছে এ দুটি পণ্যের দাম। এক মাস আগেও যেখানে প্রতি কেজি খোলা আটা বিক্রি হয়েছে ২৮ থেকে ৩২ টাকায়। এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৩২ থেকে ৩৩ টাকায়। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি গতকাল শুক্রবারের প্রতিবেদন অনুযায়ী গত এক মাসে খোলা সাদা আটার দাম বেড়েছে ৮ শতাংশের বেশি। বেড়েছে প্যাকেট আটা ময়দার দামও। কিন্তু হঠাৎ করে কেন বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটির দামব্যবসায়ীরা বলেছেন করোনা মহামারি শুরুর পর গত দেড় বছরে দেশে নিয়মিত ও অনিয়মিতভাবে লকডাউনে হোটেলরেস্তোরাঁসহ অন্যান্য ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। এতে আটা ময়দার চাহিদা অনেক কমে গিয়েছিল। রাশিয়ান গমের প্রথম চালান আসছে চলতি সপ্তাহেই ...এ কারণে আমদানিকারকরাও গম আমদানি কম করেছেন। কিন্তু করোনা সংক্রমণ কমায় এখন সব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়েছে। এতে হোটেলরেস্তোরাঁয় খাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। ফলে আটাময়দার চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দামও বেড়েছে।গতকাল রাজধানীর খুচরাবাজারে প্রতি কেজি প্যাকেট আটা ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা প্যাকেট ময়দা ৪৪ থেকে ৪৫ টাকা ও খোলা ময়দা ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হয়। যা এক মাসের ব্যবধানে কেজিতে দুই থেকে চার টাকা পর্যন্ত বেশি। দেশে ভোগ্যপণ্যের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে গত এক মাসের বেশি সময় ধরে এখানে গমের দাম ঊর্ধ্বমুখী। এ সময়ের মধ্যে প্রতি মণ আটা ও ময়দায় বেড়েছে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত। বর্তমানে এই বাজারে মানভেদে প্রতি মণ আটা ১ হাজার ৩৫০ থেকে ১ হাজার ৪৩০ টাকা এবং ময়দা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৮৫০ থেকে ১ হাজার ৯০০ টাকায়।খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে সদ্যসমাপ্ত ২০২০২১ অর্থবছরে দেশে গম আমদানি হয়েছে ৫২ লাখ ৯৯ হাজার ৮৫০ টন। আগের বছর আমদানি হয়েছিল ৬৪ লাখ ৩৮ হাজার ৩২০ টন। এ হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে গম আমদানি কম হয়েছে ১১ লাখ ৩৮ হাজার ৪৭০ টন। আবার এ সময়ে দেশে গম উত্পাদনও বাড়েনি। গত কয়েক বছর ধরেই দেশে গম উৎপাদন ১২ থেকে ১৩ লাখ টনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে। ....ছবি সংগৃহীতঅথচ দেশে প্রতি বছরই গমের চাহিদা বাড়ছে। চালের পর দেশের দ্বিতীয় প্রধান খাদ্যশস্য হলো গম। ভাতের বাইরে মানুষ যত খাবার খায় তার সিংহ ভাগই তৈরি হয় আটা ময়দা থেকে। মিলমালিকদের হিসাবে শুধু প্যাকেটজাত পণ্য তৈরিতেই প্রতি মাসে ২৫ হাজার টন আটা ময়দার চাহিদা রয়েছে। এছাড়া চালের চেয়ে আটার দাম কম হওয়ায় করোনা মহামারির এ সময়ে অনেক শ্রমজীবী মানুষ আটার প্রতি ঝুঁকছে। রাজধানীর কাওরান বাজারের একটি হোটেলের ম্যানেজার মেহেদী হাসান জানান করোনার কারণে লকডাউনে গত দেড় বছরের বেশির ভাগ সময়ই হোটেলরেস্তোরাঁ বন্ধ ছিল। কিন্তু এখন সবকিছু খুলে দেওয়ায় মানুষ আবার হোটেলে খেতে আসছেন। আর হোটেলের খাবারের একটি বড় অংশ তৈরিতেই আটা ময়দার ব্যবহার হয়। এতে হটাৎ করেই চাহিদা বেড়েছে। ফলে তাদের এখন আগের চেয়ে বাড়তি দরে আটা ময়দা কিনতে হচ্ছে বলে জানান তিনি।মসুর ডাল চিনি হলুদ মুরগির দাম বেড়েছেরাজধানীর খুচরাবাজারে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে মসুর ডাল চিনি হলুদ ও মুরগির দাম বেড়েছে। গতকাল খুচরাবাজারে কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়ে বড়দানা মসুর ডালে ৮০ থেকে ৮৫ টাকা ও মাঝারিদানা মসুর ডাল ৯৫ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হয়। তবে ছোটদানা মসুর ডালের দাম বাড়েনি। এই ডাল বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকা কেজিতে। চিনির দাম এ সপ্তাহে আরো বেড়েছে।কেজিতে দুই টাকা বেড়ে তা বিক্রি হচ্ছে ৭৮ থেকে ৮০ টাকায়। এদিকে এক সপ্তাহের ব্যবধানে দেশি হলুদের কেজিতে বেড়েছে ৬০ টাকা। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি দেশি হলুদ বিক্রি হয় ২০০ থেকে ২৫০ টাকায়। যা গত সপ্তাহের শুরুতে ছিল ১৪০ থেকে ২৫০ টাকা। আর আমদানিকৃত হলুদ প্রতি কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১২০ টাকায়।ব্রয়লার মুরগির দামও বেড়েছে। কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ থেকে ১৪৫ টাকায়। আর সোনালি জাতের মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৩০ টাকা কেজিতে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/958.csv b/Bangla_fin_news_articles/958.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..527bafd37a993490f82d3f78e84c0b26e9fae9b1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/958.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +958,আগস্টে পণ্য রপ্তানি বেড়েছে,2021-09-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার মধ্যেও গত আগস্ট মাসে ৩৩৮ কোটি ৩০ লাখ ডলার বা ২৮ হাজার ৭৫৫ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এই আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৪ শতাংশ বেশি। ২০২০ সালের আগস্ট মাসে ২৯৭ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়।অবশ্য আগস্ট মাসে পণ্য রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হলেও সামগ্রিকভাবে চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে জুলাইআগস্ট রপ্তানি আয় কমেছে। এ সময়ে ৬৮৬ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে দশমিক ৩১ শতাংশ কম। গত অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি হয়েছিল ৬৮৮ কোটি ডলারের পণ্য। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হালনাগাদ পরিসংখ্যানে রপ্তানি আয়ের তথ্যে দেখা গেছে চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে হিমায়িত খাদ্য কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাদ্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য প্লাস্টিক পণ্য হস্তশিল্প টেরিটাওয়েল হোম টেক্সটাইলের রপ্তানি আয় বেড়েছে। অন্যদিকে তৈরি পোশাক পাট ও পাটজাত পণ্য এবং প্রকৌশল পণ্যের রপ্তানি কমেছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ অর্থনীতিতে শঙ্কা বাড়াচ্ছে ....ইপিবির তথ্যানুযায়ী জুলাইআগস্ট সময়ে ৫৬৪ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এ আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১ দশমিক ২৭ শতাংশ কম। অর্থবছরের প্রথম এ দুই মাসে নিটওয়্যার রপ্তানিতে ৪ দশমিক ৬৩ শতাংশের মতো রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়। এ দুই মাসে প্রায় ৩২৬ কোটি ডলারের নিট পোশাক রপ্তানি হয়েছে। অন্যদিকে ওভেন পোশাক আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ কমেছে। এ সময়ে ২৩৮ কোটি ডলারের ওভেন পোশাক রপ্তানি হয়েছে। একক মাস হিসেবে শুধু আগস্ট মাসে পোশাকের রপ্তানি বেড়েছে সাড়ে ১১ শতাংশের মতো। এ মাসে ২৭৫ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। গত বছরের আগস্টে রপ্তানি হয় ২৪৬ কোটি ডলারের পোশাক।উল্লেখ্য চলতি অর্থবছরের জন্য ৪ হাজার ৩৫০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে সরকার। বিদায়ি ২০২০২১ অর্থবছর রপ্তানি হয় ৩ হাজার ৮৭৬ কোটি ডলারের পণ্য।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/959.csv b/Bangla_fin_news_articles/959.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..011b02dbe45f94e42337ff6650d8c749fce31e72 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/959.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +959,ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সংকট ঘুচবে কীভাবে,2021-09-04,রেজাউল করিম খোকন,দেশের বিশেষ এবং ক্রমবর্ধমান আর্থিক চাহিদা পূরণের জন্য ননব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান এনবিএফআই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বর্তমানে দেশে ৩৫টি ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। মাত্র কয়েকটি এনবিএফআই কার্যকরভাবে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।তালিকাভুক্ত এনবিএফআইগুলোর মধ্যে একটি পিপলস লিজিং গত কয়েক বছরে তার আর্থিক অবস্থার পতনের কারণে বর্তমানে লিকুইডেশনে অবসায়ন রয়েছে। ব্যাংকের তুলনায় এনবিএফআই সেক্টরটি নতুন এবং ছোট লিকুইডেশনের ঘটনা এ সেক্টরে লিকুইডেশনের প্রথম ঘটনা যা এই সেক্টরকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে। আরো অনেক এনবিএফআই ইতিমধ্যে ঝুঁকিতে রয়েছে যা অদূর ভবিষ্যতে লিকুইডেশন বা অনুরূপ ধরনের ক্রিয়া সাপেক্ষে হতে পারে।এক বছরে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৬৪ শতাংশ যা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ পুরো খাতে মোট মুনাফা কমেছে ৬১ শতাংশ ৩৪টির মধ্যে ভালো অবস্থানে আছে মাত্র পাঁচটি প্রতিষ্ঠান। বাকিগুলোর বেহাল দশা ঋণ অনিয়মসহ বিভিন্ন কারণে আর্থিক দুরবস্থায় পড়েছে বেশির ভাগ ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান এনবিএফআই। এসব প্রতিষ্ঠানের অবস্থা এতই নাজুক যে তারা গ্রাহকের আমানতের টাকা পর্যন্ত ফেরত দিতে পারছে না। অনিয়মের মাধ্যমে ঋণের নামে সাধারণ আমানতকারীদের অর্থ বের করে নেওয়া হয়েছে। অত্যন্ত নাজুক এ প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংক রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করে বিশেষ তদারকিতে রেখেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ আর্থিক স্থিতিশীলতা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বিশেষ করে মন্দ ঋণ এ খাতের পরিস্থিতিকে এমনভাবে প্রভাবিত করেছে যে এটি গত এক দশকে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে। কোভিড মহামারির মধ্যে সরকারি এবং বেসরকারি মিলে ৩৪ এনবিএফআই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পাঁচটি ছাড়া বাকিগুলো দারুণ সংকটের মধ্যে আছে। দেশের অধিকাংশ ব্যাংক ঋণ অনিয়মের যে বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোও তা থেকে মুক্ত নয়। ঋণ বিতরণে রাজনৈতিকসহ নানা ধরনের প্রভাব ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়ম সুশাসনের অভাব ইত্যাদির ভূত ব্যাংকগুলোর ওপর থেকে বর্তমানে ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর ভর করেছে যার মাশুল দিতে হচ্ছে গ্রাহকদের। ঋণ বিতরণে অব্যবস্থাপনা সম্পত্তির ঝুঁকি ও তারল্য সংকটে দুরবস্থায় রয়েছে রেড জোনে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো। ঋণ বিতরণে নিয়মনীতির তোয়াক্কা করছে না এসব প্রতিষ্ঠান। অনেকে আমানতের তুলনায় ঋণ বিতরণ করেছে বেশি। ক্যাশ ফ্লো বা পরিচালন নগদ প্রবাহও ঋণাত্মক হয়ে পড়েছে। ফলে আমানতের টাকা সময়মতো গ্রাহককে ফেরত দিতে পারছে না বলে অভিযোগ রয়েছে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে।তহবিলের বিকল্প উত্স খোঁজা এই শিল্পের অগ্রাধিকার হওয়া উচিত। কারণ বছরের পর বছর তহবিলের উচ্চ ব্যয় বাড়তে থাকে। ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যে পিপলস লিজিং অবসায়নের জন্য অবসায়ক নিয়োগ করা হয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ও বিআইএফসিতে চেয়ারম্যান নিয়োগ দিয়েছে আদালত। বর্তমানে এসব প্রতিষ্ঠান আমানতকারীদের অর্থ ফেরত না দিতে পেরে চরম সংকটময় পরিস্থিতিতে রয়েছে। এ ছাড়া ফার্স্ট ফাইন্যান্স এবং ফারইস্ট ফাইন্যান্সে মন্দ ঋণ ব্যাপকভাবে বেড়েছে যা এ খাতের সামগ্রিক আর্থিক স্বাস্থ্যের অবনতি মনে করা হচ্ছে।পি কে হালদারের কেলেঙ্কারিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের জড়িত হওয়া উদ্বেগজনক। দেশের ব্যাংকের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করার জন্য ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর তহবিল খরচ বেশি। তবে এই সংস্থাগুলো ব্যাংকের মতো কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত হয় না এবং লোকেরা দুর্নীতিগ্রস্ত উপায়ে এর সুবিধা নিয়ে থাকে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক যদি আরো তদন্ত করে তাহলে আরো বেশি কেলেঙ্কারি ও অনিয়ম বের হয়ে আসবে। এ খাতের বর্তমান অবস্থার জন্য বোর্ড পরিচালকরাও দায়ী। পরিচালকদের দুর্নীতির কারণে এ খাতটি সমস্যায় পড়েছে তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ খাতের ওপর নজরদারি আগের চেয়ে আরো জোরদার করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাসটেইনেবিলিটি রেটিং ২০২০ অনুযায়ী মাত্র পাঁচটি এনবিএফআই প্রতিষ্ঠান ভালো অবস্থানে রয়েছে। স্ট্রেস টেস্টিং রিপোর্ট বলছে ১৩টি এনবিএফআই রেড জোনে বা চরম ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে আছে। প্রতিষ্ঠানগুলো ক্রেডিট ঝুঁকি সুদের হার ঝুঁকি ইক্যুইটি প্রাইস ঝুঁকি এবং তারল্য ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ২০২০ সালে এনবিএফআইয়ের সম্পদের মান দুর্বল হয়ে পড়েছে। গত বছরের তুলনায় মোট খেলাপি ঋণ ৬৪ শতাংশ বেড়ে ১০ হাজার ৫০ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে যা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। ৯টি প্রতিষ্ঠানের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১৫ শতাংশের বেশি। আর ১২ প্রতিষ্ঠান ১০ শতাংশের ওপরে এবং ১৫ প্রতিষ্ঠান ৫ শতাংশের নিচে সীমাবদ্ধ রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন পরিচালকদের দুর্নীতির কারণে খেলাপি ঋণ আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পেয়ে ২০২০ সালে পুরো এনবিএফআই খাতের মোট মুনাফা ৬১ শতাংশ কমে ৩৫৬ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। এ খাতে খেলাপি বৃদ্ধি পেয়েছে লোকসান বেড়েছে প্রভিশন ঘাটতিও যথেষ্ট বেড়েছে। যা মুনাফা অর্জনকে প্রভাবিত করেছে। তবে বিশৃঙ্খলার মধ্যেও কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ভালো করছে।এসব কোম্পানির কর্মকর্তারা বলছেন মালিকদের স্বচ্ছতা এবং দক্ষ ব্যবস্থাপনার কারণে তাদের আলাদা করতে সাহায্য করেছে। এদিকে আমানতকারী এবং বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষার জন্য দুর্নীতিগ্রস্ত পরিচালক অপসারণ করে সম্প্রতি হাইকোর্ট পিপলস লিজিং এবং ইন্টারন্যাশনাল লিজিং বোর্ড পুনর্গঠন করেছে। শেয়ারবাজারের নিয়ন্ত্রক বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে এফএএস ফাইন্যান্স এবং ফারইস্ট ফাইন্যান্স বোর্ড পুনর্গঠন করেছে। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক ফার্স্ট ফাইন্যান্সের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগ দিয়েছে। এনবিএফআইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের দেশ ছাড়ার আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন নেওয়াও বাধ্যতামূলক করেছে। ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিপর্যয়ের সূচনা হয়েছে আরো বেশ কয়েকবছর আগে থেকেই। দুই বছর আগে একটি প্রতিষ্ঠানের ভয়াবহ পতনের কারণে এ খাতে আস্থা কমিয়ে দিয়েছিল বহুগুণ। এ খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণও বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। তখন থেকেই আমানতকারীদের টাকা ফেরত দিয়ে ব্যর্থ হয় বেশ কয়েকটি ননব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান। এরপর বৈশ্বিক মহামারি করোনার কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের প্রভাবে আরো ভয়াবহ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে এ খাতে। আমানত সংগ্রহে সাধারণ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর সঙ্গে আক্রমণাত্মক প্রতিযোগিতায় নেমে তুলনামূলক বেশি হারে মুনাফা প্রদানের ঘোষণা দিয়ে এবং আমানত সংগ্রহে তুলনামূলক বেশি খরচ করে প্রকারান্তরে নিজেদের জন্য আরো বড় বিপদ ডেকে এনেছে ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। সাধারণত এ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের তহবিলের জন্য ব্যাংক এবং সাধারণ গ্রাহকের আমানতের ওপর নির্ভরশীল। তবে ব্যাংকগুলোর আমানত ও ঋণের অনুপাত কমে যাওয়ায় ব্যাংকসমূহ তাদের বিনিয়োগ কমিয়ে দেয়। ফলে ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পর্যাপ্ত তহবিলের অভাবে সংকট দেখা দেয়। তহবিল সংকটের কারণে তারা নতুন করে ঋণ দিতে ব্যর্থ হয়। অতীতে যারা ঋণ নিয়েছিল এমন বহু ঋণগ্রহীতা খেলাপি হয়ে পড়ায় সংকট আরো ঘনীভূত হয়েছে।সরকারিবেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে আমনতে ও ঋণে যথাক্রমে ৬ ও ৯ শতাংশ সুদ নিতে নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। সেই নির্দেশনা মেনে ব্যাংকগুলো তা কার্যকর করেছে কিন্তু সে প্রজ্ঞাপনের আওতায় ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে রাখা হয়নি। ফলে সুদহার যার যার ইচ্ছামতো আরোপ করছে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। উচ্চসুদের প্রলোভন দেখিয়ে আমানত সংগ্রহে নেমেছে কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। সাধারণ মানুষকে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে এসব প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে। প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থায় যা দেওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয় তারা তেমন অবিশ্বাস্য হারে মুনাফার লোভ দেখিয়ে সাধারণ মানুষকে আকৃষ্ট করার সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছে। ব্যাংকগুলোকে নির্ধারিত সুদহার বেঁধে দেওয়া হলেও পাশাপাশি ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য লাগাম ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। একই বাজারে দুই ধরনের নীতি চলতে পারে না। ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রেও একটি যৌক্তিক সুদহার থাকা উচিত। যদিও তাদের কস্ট অব ফান্ড বেশি। তবুও তাদের জন্য যৌক্তিক সুদহার থাকা উচিত। বর্তমান পরিস্থিতি সামলাতে পারলে এ খাতটি আমাদের আর্থিক খাতে উল্লেখযোগ্যভাবে কাজ করতে সক্ষম হতে পারে। যদি এ খাতকে তাদের অবস্থা কাটিয়ে ওঠার জন্য যথাযথ সহায়তা প্রদান করা হয় তা হলে এ খাতটি একটি টেকসই খাতও হতে পারে।ইত্তেফাকএএইচপি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/96.csv b/Bangla_fin_news_articles/96.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9df7056c4508a3488595379e2b7b665f925a2645 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/96.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +96,রেমিট্যান্স কমলো ৩৫ হাজার কোটি টাকা,2022-07-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সদ্যবিদায়ি ২০২১২২ অর্থবছরে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ ২১ দশমিক ০৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন। যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ১১ শতাংশ কম। ২০২০২১ অর্থবছরে ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ ২৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।প্রণোদনা বাড়ানোসহ নানা সুযোগসুবিধা দেওয়ার পরও কেন রেমিট্যান্স কমে গেল সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন যে ব্যাংকিং চ্যানেলের চেয়ে ভিন্ন পথে রেমিট্যান্স বেশি আসছে। কারণ প্রণোদনার পরও ভিন্ন পথে টাকা পাঠালে বেশি টাকা পাওয়া যায়। সে কারণে বৈধ পথ বা ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ কম হয়েছে।ব্যাংকাররা বলছেন ডলারের রেট ব্যাংকের চেয়ে খোলা বাজারে বেশি থাকে। তখন বৈধ চ্যানেলের চেয়ে হুন্ডিতে রেমিট্যান্স বেশি আসে। এখন এক ডলার রেমিট্যান্সের বিপরীতে ব্যাংক ৯৩ থেকে ৯৪ টাকা দিচ্ছে। সঙ্গে যোগ হচ্ছে সরকারের আড়াই শতাংশ প্রণোদনা। সব মিলিয়ে ৯৫ থেকে ৯৬ টাকা পাওয়া যায়। কিন্তু খোলা বাজারে ডলার ৯৮ থেকে ৯৯ টাকা বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ ব্যাংকিং চ্যানেলের চেয়ে ভিন্ন পথে রেমিট্যান্স এলে বেশি টাকা পাওয়া যাচ্ছে এ কারণে বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রবাহ কম।রেমিট্যান্স কমার বিষয়ে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ও ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসান এইচ মনসুর বলেন কয়েকটি কারণে রেমিট্যান্স কমছে। এর মধ্যে অন্যতম কারণ হলোগত বছর যে রেমিট্যান্স এসেছিল তা ছিল আর্টিফিশিয়াল। অর্থাৎ যেসব অর্থ হুন্ডিসহ বিভিন্ন মাধ্যমে দেশে আসত গত বছর করোনার কারণে বিশ্বে যাতায়াত বন্ধ থাকায় ঐ অর্থটা ব্যাংকিং চ্যানেলে এসেছে যার কারণে গত অর্থবছরে রেমিট্যান্স বেড়েছে। এখন আবার যাতায়াত শুরু হয়ে গেছে। ঐ অর্থ ব্যাংকিং চ্যানেলে এখন আর আসছে না। তাই রেমিট্যান্স কমেছে।তিনি বলেন আরেকটি বড় কারণ হচ্ছে এখন কার্ব মার্কেটের সঙ্গে ব্যাংকের মানি এক্সচেঞ্জ রেটের ব্যবধান অনেক বেশি সাত থেকে আট টাকা। এ ব্যবধান থাকলে ব্যাংকিং চ্যানেলে লোকজন রেমিট্যান্স পাঠাবে না। তাই যে কোনো মূল্যেই হোক কার্ব মার্কেটের সঙ্গে ব্যাংকিং চ্যানেলে ডলারের রেট সমন্বয় করতে হবে ব্যবধান একদুই টাকায় নামিয়ে আনতে হবে।তিনি বলেন রেমিট্যান্স বাড়াতে সরকার না বুঝেই শুধু প্রণোদনা দিচ্ছে। প্রণোদনা দিলে রেমিট্যান্স বাড়বে এটা মনে করা সম্পূর্ণ বোকামি। এসব প্রণোদনা দিয়ে কোনো লাভ নেই শুধু শুধু হাজার কোটি টাকা জলে ফেলছে সরকার। এর চেয়ে বড় বিষয় হলো আমরা যদি বৈধ চ্যানেলে অর্থ পাঠানো সহজ করি এবং ডলারের রেট সমন্বয় করি পাশাপাশি বিদেশে দক্ষ লোক পাঠানোর পদক্ষেপ নিই তাহলেই রেমিট্যান্স বাড়বে।প্রতিবেদনের তথ্য বলছে গেল জুন মাসে ১৮৩ কোটি ৭২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। এ অঙ্ক আগের মাসের চেয়ে ৪ কোটি ৮০ লাখ ডলার কম। চলতি বছরের মে মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৮৮ কোটি ৫৩ লাখ ডলার। আর আগের বছরের জুনের মাসের তুলনায় ১০ কোটি ৩৫ লাখ ডলার কম। গত বছর মে মাসে প্রবাসীরা পাঠিয়েছিলেন ১৯৪ কোটি ৮ লাখ ডলার।২০২১২২ অর্থবছরের জুলাইজুন দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ ডলার বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১ লাখ ৯৬ হাজার কোটি টাকা প্রতি ডলার ৯৩ দশমিক ৪৫ টাকা ধরে। ২০২০২১ অর্থবছরে এসেছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ ডলার। এ হিসাবে গেল অর্থবছরে তার আগের বছরের চেয়ে রেমিট্যান্স কমেছে ৩৭৪ কোটি ৬০ লাখ ডলার অর্থাৎ দেশীয় মুদ্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকার বেশি।প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৮৭ কোটি ১৫ লাখ আগস্টে ১৮১ কোটি সেপ্টেম্বরে ১৭২ কোটি ৬৭ লাখ অক্টোবরে ১৬৪ কোটি ৬৮ লাখ নভেম্বর ১৫৫ কোটি ৩৭ লাখ ডিসেম্বরে ১৬৩ কোটি এবং জানুয়ারিতে এসেছে ১৭০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার। ফেব্রুয়ারিতে আসে ১৪৯ কোটি ৪৪ লাখ মার্চে পাঠিয়েছিল ১৮৫ কোটি ৯৭ লাখ এপ্রিলে ২০১ কোটি ৮ লাখ মে মাসে ১৮৮ কোটি ৫৪ লাখ ডলার এসেছে এবং সবশেষ জুন মাসে এসেছে ১৮৩ কোটি ৭২ লাখ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/960.csv b/Bangla_fin_news_articles/960.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..db535874318b81ce95e18ee7a41b48e8e0b7f7d5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/960.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +960,আনোয়ারায় সোনালি মুরগি পালনে ঝুঁকছে তরুণরা,2021-09-03,আনোয়ারা চট্টগ্রাম সংবাদদাতা,করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় আনোয়ারার তরুণরা ঝুঁকছে সোনালি মুরগি পালনে।সরেজমিনে উপজেলা জুড়ে দেখা গেছে ঘরের ছাদে বসতবাড়ির আঙ্গিনা পুকুর পাড়সহ খালি জায়গায় গড়ে উঠেছে ফার্ম। উদ্যোক্তা মোহাম্মদ এনাম জানান দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। তাই বাড়ির আঙ্গিনার খালি জায়গায় সোনালি মুরগির ফার্ম করেছি। এ পর্যন্ত তিন বার বাচ্চা তুলে প্রতিবারেই ৭০৮০ হাজার টাকা লাভ হয়েছে। উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় তরুণেরা বিশেষ করে কলেজ শিক্ষার্থীরা মুরগী পালনে ঝুঁকছে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/961.csv b/Bangla_fin_news_articles/961.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..30528c3399705feef7b974f859e278f932ca6191 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/961.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +961,সূচকের বড় উত্থান বেড়েছে লেনদেন,2021-09-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের শেয়ারবাজারে গতকাল বড় উত্থান হয়েছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সবকটি মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।বাজারের তথ্যে দেখা গেছে দিনের লেনদেন শেষে সূচকের বড় উত্থান হয়। সেই সঙ্গে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। গতকাল দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে ২৩৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখায়। বিপরীতে দাম কমেছে ১০৫টির। আর ৩১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৬৪ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৯৮১ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ২২ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৪৯৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসইর শরিয়াহ্ সূচক ১২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫০৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। কারিগরি জটিলতায় ডিএসইতে লেনদেন বন্ধ ....সবকটি মূল্যসূচকের উত্থানের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৪৭৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ২ হাজার ৩৬৬ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ১০৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকা।টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ১৫৩ কোটি ২৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইনসিওরেন্সের ৫৯ কোটি ১৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৪৪ কোটি ৫৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেজিপিএইচ ইস্পাত লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো অ্যাক্টিভ ফাইন পাওয়ার গ্রীড আইএফআইসি ব্যাংক এবং এসএস স্টিল। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১৭১ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৮৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩২৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৮৩টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১০৫টির এবং ৩৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/962.csv b/Bangla_fin_news_articles/962.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a01b97552c1b46b29a774b7c0ea08c866f23686 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/962.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +962,নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সদস্যপদ পেলো বাংলাদেশ,2021-09-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্বের পাঁচটি উদীয়মান অর্থনীতির জোট ব্রিকস প্রতিষ্ঠিত নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের এনডিবি সদস্যপদ পেয়েছে বাংলাদেশ। গত ২০ আগস্ট এনডিবি বোর্ড অব গভর্নরসের বৈঠকে বাংলাদেশকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ইআরডি।এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল বলেন আমাদের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তির এক গুরুত্বপূর্ণ সময়ে এনডিবিতে বাংলাদেশের সদস্য পদ নতুন অংশীদারিত্বের পথ প্রশস্ত করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে এনডিবিতে সদস্য পদ একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সদস্য হলো বাংলাদেশ ...দ্রুত অনুমোদন দেওয়ার জন্য এনডিবি বোর্ডকে ধন্যবাদ জানিয়ে মন্ত্রী বলেন আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের মতো আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি সমৃদ্ধ ও ন্যায়সঙ্গত বিশ্ব গড়ে তুলতে আমরা এনডিবির সঙ্গে একযোগে কাজ করার অপেক্ষায় রয়েছি। এনডিবির বোর্ড অব গভর্নরস ব্যাংককে ২০২০ সালের শেষের দিকে সম্ভাব্য সদস্যদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনার অনুমোদন দেয়। এক দফা সফল আলোচনার পর এনডিবি বাংলাদেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং উরুগুয়েকে ব্যাংকের সদস্য হিসেবে ঘোষণা দেয়। এনডিবি প্রেসিডেন্ট মার্কোস ট্রয়জো বলেন বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি বাংলাদেশকে এনডিবিতে স্বাগত জানাতে পেরে আমরা আনন্দিত। যে বছর বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকী উদযাপন করছে সে বছরে আমাদের সাথে যোগ দেয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।ব্রাজিল রাশিয়া ভারত চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার ব্রিকস অর্থনৈতিক জোট ব্রিকসের উদ্যোগে ২০১৫ সালের এনডিবির যাত্রা শুরু হয়। ছয় বছর আগে ব্যাংক গঠিত হওয়ার পর থেকে সদস্য দেশগুলোতে ব্যাংক প্রায় ৮০টি প্রকল্প নিয়েছে যাতে অর্থের পরিমাণ ৩০ বিলিয়ন ডলার।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/963.csv b/Bangla_fin_news_articles/963.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ca0d2b74112932a77ccccc5fb335d877639a57d6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/963.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +963,আগস্টে পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ,2021-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনার মধ্যেও আগস্ট মাসে ৩৩৮ কোটি ৩০ লাখ ডলারের বা ২৮ হাজার ৭৫৫ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এই আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৪ শতাংশ বেশি।২০২০ সালের আগস্ট মাসে ২৯৭ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল। অবশ্য আগস্ট মাসে পণ্য রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হলেও সামগ্রিকভাবে চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে জুলাইআগস্ট রপ্তানি আয় কমেছে। এ সময়ে ৬৮৬ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে দশমিক ৩১ শতাংশ কম। গত অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি হয়েছিল ৬৮৮ কোটি ডলারের পণ্য। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হালনাগাদ পরিসংখ্যানে এমন তথ্য দেখা গেছে। রপ্তানি আয়ের তথ্যে দেখা গেছে চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে হিমায়িত খাদ্য কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাদ্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য প্লাস্টিক পণ্য হস্তশিল্প টেরিটাওয়েল হোম টেক্সটাইলের রপ্তানি আয় বেড়েছে। অন্যদিকে তৈরি পোশাক পাট ও পাটজাত পণ্য এবং প্রকৌশল পণ্যের রপ্তানি কমেছে।ইপিবির তথ্যানুযায়ী জুলাইআগস্ট সময়ে ৫৬৪ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এ আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে এক দশমিক ২৭ শতাংশ কম। অর্থবছরের প্রথম এ দুই মাসে নিটওয়্যার রপ্তানিতে চার দশমিক ৬৩ শতাংশের মত রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এ দুই মাসে প্রায় ৩২৬ কোটি ডলারের নিট পোশাক রপ্তানি হয়েছে। অন্যদিকে আর ওভেন পোশাক আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় আট দশমিক ৩৩ শতাংশ কমেছে। এ সময়ে ২৩৮ কোটি ডলারের ওভেন পোশাক রপ্তানি হয়েছে। ১৫ দিনেই এলো এক মাসের বেশি রেমিট্যান্স ....একক মাস হিসেবে শুধু আগস্ট মাসে পোশাকের রপ্তানি বেড়েছে সাড়ে ১১ শতাংশের মতো। এ মাসে ২৭৫ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। গত বছরের আগস্টে রপ্তানি হয়েছিল ২৪৬ কোটি ডলারের পোশাক।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/964.csv b/Bangla_fin_news_articles/964.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7ef8bf8d294f3b6795468dd2e697d11b17f2cf5a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/964.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +964,আগস্টে সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স,2021-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের আগস্ট মাসে ১৮১ কোটি ১ দশমিক ৮১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে যার পরিমাণ ১৫ হাজার ৩৮৫ কোটি টাকার বেশি।খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন সরকারের নগদ প্রণোদনা ও করোনায় বিদেশ ভ্রমণ নিয়ন্ত্রণের কারণে অপ্রাতিষ্ঠানিক খাত থেকে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স বেশি এসেছে। অবশ্য চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম মাস আগস্টে হঠাৎ করে রেমিট্যান্স কমে গিয়েছিলো। গত মাস আগস্টেও আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্স কমে গিয়েছে। গত বছর আগস্টে ১৯৬ কোটি ৪০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিলো। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে গত আগস্ট মাসে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পাঁচ বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৯ কোটি ৫৩ লাখ মার্কিন ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১৩৭ কোটি ৩১ লাখ মার্কিন ডলার। বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৭৪ লাখ ডলার। দুটি বিশেষায়িত ব্যাংকের মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩ কোটি ৪১ লাখ মার্কিন ডলার। বরাবরের মতোই গত মাসে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। ব্যাংকটির মাধ্যমে ৫০ কোটি ৮৯ লাখ ডলার এসেছে। এরপর ডাচবাংলা ব্যাংক প্রায় ১৮ কোটি ৮০ লাখ অগ্রণী ব্যাংক ১৬ কোটি ২৫ লাখ সোনালী ব্যাংক ১১ কোটি এবং পূবালী ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৫ কোটি ৮১ লাখ ডলার। এই সময়ে সরকারি বিডিবিএল রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বিদেশি ব্যাংক আলফালাহ হাবিব ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তানের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স পাঠাননি প্রবাসীরা। প্রসঙ্গত ২০১৯২০ অর্থবছরের বাজেটে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা ঘোষণা করা হয়। বৈধ উপায়ে প্রবাসী আয় বাড়াতে এমন সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সে অনুযায়ী ঐ অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠালে প্রতি ১০০ টাকার বিপরীতে দুই টাকা প্রণোদনা পেয়ে আসছেন।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/965.csv b/Bangla_fin_news_articles/965.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ec39f35512b91c5f6b7ab1cc7a4fcb3c6ea2ba6d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/965.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +965,তাড়াশে বাড়ির উঠানে বীজতলা,2021-09-01,তাড়াশ সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা,তাড়াশে বন্যাপরবর্তী চাষের জন্য বাড়ির উঠানে ব্রি ৩৬ ধানের বীজতলা করেছেন কৃষকেরা। তারা ভাদ্র মাসের শেষের দিকে এ সুগন্ধি ধানের চাষাবাদ শুরু করবেন।পৌর এলাকার আসানবাড়ি গ্রামের কৃষক শাহালম জিল্লুর রহমান ও তাড়াশ সদর গ্রামের কৃষক আব্দুল হামিদ বলেন ব্রি ৩৬ জাতের ধান কোমর অবধি লম্বা হয়। ফলে পানিতে তলিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। এক বিঘা জমির ধানে ২০ থেকে ২২ মন ফলন হয়। তাছাড়া ৩৬ জাতের ধানের চাল চিকন ও সুগন্ধযুক্ত। যে কারণে দামেও ভালো। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুননাহার লুনা বলেন সাধারণত ব্রি ৩৬ জাতের ধান বোরো মৌসুমের। কিন্তু স্থানীয় কৃষকেরা বাড়তি ফসল হিসাবে বর্ষা মৌসুমে চাষ করে থাকেন।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/966.csv b/Bangla_fin_news_articles/966.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6300f187514d1b2bb36dcbb7e45b34469dded1a9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/966.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +966,দর্শনা কেরু চিনিকলে আখ চাষ অর্ধেকে নেমেছে,2021-09-01,মনিরুজ্জামান ধীরু দামুড়হুদা চুয়াডাঙ্গা,দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোম্পানির চিনিকলে ২০২০২১ মৌসুমে আখ রোপণ অর্ধেকে নেমে এসেছে। পাঁচটি কারণে আখ চাষ কমে যাচ্ছে। সময় মতো মিল থেকে চাষিদের মধ্যে সার বীজ সরবরাহ না করা। মিলে সিডিএ সংকট। বর্তমান বাজার দরের চেয়ে আখের মূল্য কম। উন্নত জাতের আখ না দিয়ে পুরাতন একই জাতের আখ সরবরাহ করা। অন্যদিকে ধান পাট ভুট্টার ভালো দাম পাওয়ায় চাষিরা আখ চাষ কমিয়ে দিয়েছে। ফলে আগামী মাড়াই মৌসুমে মিলটি মারাত্মক আখ সংকটে পড়তে পারে বলে কর্তৃপক্ষ মনে করছেন।মিল সূত্রে জানা গেছে গত ২০২০২১ রোপণ মৌসুমে মোট ৪ হাজার ৬২৭ একর জমিতে আখ রোপণ করা হয়েছে। এর মধ্যে চিনিকলের ১০টি কৃষি ও পরীক্ষামূলক খামারে মাত্র ৯৮৯ একর জমিতে আখ রোপণ করা হয়েছে। বাকি মিলজোন এলাকার চাষিরা রোপণ করেছে ৩ হাজার ৬৩৮ একর। যেখানে গত রোপণ মৌসুমে চিনিকল কর্তৃপক্ষ ও মিলজোন এলাকার আখচাষিরা মিলে ৮ হাজার ৫৩২ একর জমিতে আখ রোপণ করেছিল। যা এ রোপণ মৌসুমের চাইতে ৩ হাজার ৯০৪ দশমিক ৫০ একর জমিতে কম আখ চাষ হয়েছে। দর্শনা কেরু চিনিকলে আখ চাষ অর্ধেকে নেমেছে ....আখ চাষ কমে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে কেরু চিনিকল আখচাষি কল্যাণ সমিতির সভাপতি আব্দুল হান্নান সহসভাপতি ওমর আলী জানান প্রতিমণ আখের মূল্য ৩০০ টাকা না করলে আখ চাষ সম্ভব না। তাছাড়া গত রোপণ মৌসুমে চাষিরা সময় মতো সার না পাওয়ায় আখ রোপণ অর্ধেকে নেমেছে। এরপর কেরুর কৃষি খামারের জমি কর্তৃপক্ষ আখ রোপণ না করে সাধারণ কৃষকের কাছে লিজ দিয়েছে। স্বাধীনতার ৫০ বছর পর কেরুতে এবারই প্রথম আখচাষ কম হলো বলে তারা জানালেন।আখচাষি কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবদুল বারী জানান আখ দেড় বছরের ফসল সে হিসেবে দেড় বছরে দুই বার পাট তিন বার ধান ও ভুট্টাসহ অন্যান্য সবজি চাষ করে চাষিরা ব্যাপক লাভবান হচ্ছে। এ জন্য আখ চাষ থেকে চাষিরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। কেরুর ডিস্টিলারিতে হ্যান্ড স্যানিটাইজার উৎপাদন শুরু ...কেরুর জি এম খামার সুমন কুমার সাহা জানান বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের প্রধান কার্যালয় ঢাকার নির্দেশে কৃষি খামারের মোট জমি থেকে ১ হাজার ২৭৪ একর জমি লিজ দেওয়া হয়েছে এ জন্য কেরুর খামারে আখ রোপণ কিছুটা কমেছে।কেরুর জি এম কৃষি মো. গিয়াস উদ্দীন জানান গত বছর দেশে বেশ কয়েকটি চিনিকলের মাড়াই বন্ধ ও স্থগিত করায় কেরু চিনিকল এলাকার চাষিরাও বেশ দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে আখ চাষ কমিয়ে দেয়। এ ছাড়া প্রতি ১০০ একর জমির বিপরীতে একজন করে সিডিএ মাঠকর্মী থাকার কথা থাকলেও ২০২১২২ রোপণ মৌসুমে ৭ হাজার একর জমির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণে সিডিএ রয়েছে মাত্র ৪৬ জন। কেরুজ চিনিকলে ১১ হাজার কোটি টাকার মুনাফা ...এদিকে আজ বুধবার ২০২১২২ মৌসুমের আখ রোপণের উদ্বোধন করা হবে। কেরুর কৃষি খামার ১ হাজার ৪৫০ একর। পরীক্ষামূলক খামারে ১৩৫ একর এবং মিল জোন এলাকার আখচাষিরা ৫ হাজার ৪১৫ একর জমিতে আখ রোপণ করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। চিনিকলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবু সাইদ জানান এ রোপণ মৌসুমে সময় মতো সার ও বীজ সরবরাহ করা হচ্ছে চাষিরা আখ চাষে ফের মনোযোগী হবে বলে আশা করি।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/967.csv b/Bangla_fin_news_articles/967.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..22dc4de022893bbf1399f59ffed794cb815ef991 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/967.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +967,প্রতি মাসে ব্যাংক ও বিও হিসাবের তথ্য দাখিলের নির্দেশ,2021-08-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ব্যাংকগুলোর বিশেষ তহবিল গঠনের নীতিমালায় সংশোধন এনেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে তিন মাসের পরিবর্তে প্রতিমাসের পাঁচ তারিখে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক হিসাব ও বিও হিসাবসমূহের বিবরণীসহ তথ্যাদি বাংলাদেশ ব্যাংকে দাখিল করতে হবে।মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন থেকে এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির ১০ তারিখে দেওয়া নির্দেশনায় সংশোধন এনে নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে এখন প্রতি মাস শেষে পরবর্তী মাসের পাঁচ তারিখের মধ্যে এসএফসিএম ছক অনুসারে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক হিসাব ও বিও বেনিফিসিয়ারি ওনার্স হিসাবসমূহের তথ্য বিবরণী কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন বিভাগে দাখিল করতে হবে।এক্ষেত্রে ঋণদানকারী ব্যাংক ঋণ গ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের নিকট হতে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সংগ্রহ করবে এবং তা সমন্বিত আকারে এসএফসিএম ছকে সংযোজন করে বিবরণীর সফট কপি দাখিল করতে হবে। এসএফসিএম ছকের সফট কপি অফসাইট সুপারভিশন বিভাগ থেকে সংগ্রহ করতে হবে। এছাড়া এ সংক্রান্ত অন্যান্য শর্ত ও নির্দেশনাগুলো অপরিবর্তিত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এ বিশেষ তহবিলের জন্য ৫ আগস্ট পর্যন্ত ৩৫টি বাণিজ্যিক ব্যাংক মিলে তিন হাজার ৬৮৫ কোটি টাকার তহবিল গঠন করে প্রতিটি ব্যাংক গড়ে ১০০ কোটি টাকার বেশি দিয়েছে। এ অর্থের পুরোটা এখনও বিনিয়োগ নাহলেও শেয়ার কেনা হয়েছে এক হাজার ৭৩৭ কোটি টাকার। আরও ১ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা বিনিয়োগের অপেক্ষায় আছে। সে হিসেবে ব্যাংকগুলোর তহবিলের ৪৭ শতাংশ বিনিয়োগে এসেছে। দেশে ৫৯টি তফসিলি ব্যাংক ও ৩৪টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান আছে। তবে পুঁজিবাজারে সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ নেই।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/968.csv b/Bangla_fin_news_articles/968.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e8c8f933e56a9ceae47a944320f0ef9bb288f220 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/968.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +968,মালিবাগে স্যামসাং কনজুমার ইলেকট্রনিক্সের আউটলেট উদ্বোধন,2021-08-31,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীর মালিবাগে স্যামসাং কনজুমার ইলেকট্রনিক্স পণ্যের নতুন এক আউটলেট উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার ২৮ আগস্ট সকাল ১০টার দিকে এ আউটলেটের উদ্বোধন করা হয়।ইলেকট্রনিক্স পণ্য ব্যবসায় ক্রমবর্ধমান উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে এক্সেল টেলিকম প্রা. লিমিটেড কর্তৃপক্ষ এ আউটলেটের উদ্বোধন করে। এ সময় উপস্থিত ছিলেনএক্সেল টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও লাবিব গ্রুপের চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন আলমগীর সিআইপি ও স্যামসাং বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হয়্যানসাং উসহ এক্সেল টেলিকম ও স্যামসাং বাংলাদেশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।এক্সেল টেলিকম প্রা. লিমিটেড বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ লাবিব গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান ও স্যামসাং বাংলাদেশের ন্যাশনাল ডিস্ট্রিবিউটর।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/969.csv b/Bangla_fin_news_articles/969.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3321930d736be67bcf31159d12276445aebe21ab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/969.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +969,২৫ দিনে এলো ১৩ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স,2021-08-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি আগস্ট মাসের ২৫ দিনে ১৫৫ কোটি ১ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে যার পরিমাণ ১৩ হাজার ১৭৫ কোটি টাকার বেশি। চলমান ধারা অব্যাহত থাকলে মাসের শেষে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ১৯০ কোটি ডলারে পৌঁছাবে বলে আশা করছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা।খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন সরকারের নগদ প্রণোদনা ও করোনায় বিদেশ ভ্রমণ নিয়ন্ত্রণের কারণে অপ্রাতিষ্ঠানিক খাত থেকে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স বেশি এসেছে। ফলে করোনা মহামারির মধ্যেও রেমিট্যান্স প্রবাহ ইতিবাচক রয়েছে। করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় গত ১ আগস্ট ব্যাংক বন্ধ ছিল। তাই ২ আগস্ট থেকে রেমিট্যান্সের হিসাব করা হয়েছে। অবশ্য চলতি ২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম মাস আগস্টে হঠাৎ করে রেমিট্যান্স কমে গিয়েছিল। ১১ মাসে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকার রেমিট্যান্স এসেছে ....কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে ২ থেকে ২৬ আগস্ট পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পাঁচ বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৩ কোটি মার্কিন ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ১১৮ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার। বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৯ লাখ ডলার। দুটি বিশেষায়িত ব্যাংকের মধ্যে একটিতে এসেছে ২ কোটি ৭৪ লাখ মার্কিন ডলার।চলতি মাসের ২৫ দিনে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। ব্যাংকটির মাধ্যমে ৪৪ কোটি ৬৫ লাখ ডলার এসেছে। এরপর ডাচ বাংলা ব্যাংক প্রায় ১৬ কোটি অগ্রণী ব্যাংক ১৩ কোটি ৮২ লাখ সোনালী ব্যাংক ৮ কোটি ৯৬ লাখ এবং পূবালী ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৫ কোটি ১৮ লাখ ডলার। এই সময়ে সরকারি বিডিবিএল রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বিদেশি ব্যাংক আলফালাহ হাবিব ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তানের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স পাঠাননি প্রবাসীরা।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/97.csv b/Bangla_fin_news_articles/97.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6b61e052067c775ee808da8a106e08bcc3b30f13 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/97.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +97,রপ্তানি আদেশ কমছে তৈরি পোশাকের,2022-07-04,সাইদুল ইসলাম,বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাকের রপ্তানি দ্বিতীয় দফায় হোঁচট খেতে চলেছে। করোনা অতিমারির দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবে প্রথম দফা হোঁচট খেয়েছিল দেশের রপ্তানি। সেটির রেশ কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই রপ্তানির বাজারে লেগেছে রাশিয়াইউক্রেনের ধাক্কা। রপ্তানিকারকরা বলছেন ইউরোপ এবং যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাকের ক্রয় আদেশ ২০ শতাংশ কমে গেছে। সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ক্রয় আদেশ হিসাব করে তারা এ তথ্য দিয়েছেন। মূলত আমদানিকারক দেশসমূহের উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও রাশিয়ায় রপ্তানি বন্ধ হবার কারণে এ অবস্থা তৈরি হয়েছে বলে জানা গেছে। সরাসরি রপ্তানির চাইতে রাশিয়ায় তৃতীয় দেশ থেকে বেশি পোশাক রপ্তানি হয় বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। উল্লেখ্য বাংলাদেশ যে পরিমাণ রপ্তানি করে তার ৭৭ শতাংশই হচ্ছে তৈরি পোশাক। আর এর অধিকাংশই যায় যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপে। সেখানকার দেশগুলো অর্থনৈতিক মন্দা পরিস্থিতিতে ক্রেতারা কেনাকাটা কমিয়ে দিয়েছেন বলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। উদ্যোক্তাদের নানামুখী জটিলতা বাংলাদেশের উদ্যোক্তারা বলছেন ক্রয় আদেশ কমে যাওয়ার কারণে নানামুখী জটিলতায় পড়বেন উদ্যোক্তারা। করোনা অতিমারি কমে যাওয়ার পর অনেকেই পূর্বের অর্ডার ফেরত পাচ্ছিলেন। এজন্য অনেকে কারখানার সক্ষমতাও বাড়য়েছিলেন। কিন্তু পুরোদমে উৎপাদন শুরু হওয়ার পরে ধাক্কা লাগে রাশিয়াইউক্রেনের যুদ্ধ। এর মধ্যে অনেক ক্রেতা অর্ডার বাতিল করেছেন আবার অনেকে অর্ডার বাতিল না করলেও তা ধরে রেখেছেন। এ কারণে কারখানার পুরো সক্ষমতা ব্যবহার করা যাচ্ছে না। পোশাক খাতের একজন বড় উদ্যোক্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন অর্ডার বাতিল বা পিছিয়ে পড়ার কারণে উদ্যোক্তারা ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হবেন। কারণ একটি কারখানার যে পরিচালন ব্যয় আছে তা কমছে না। কারখানার সরকারের সেবা যেমনবিদ্যুৎ গ্যাসের বিলও কমবে না। এর মধ্যে সবচেয়ে আতঙ্কের বিষয় হলো ব্যাংক ঋণের সুদ পরিশোধ। এসব অভ্যন্তরীণ বিষয়ের বাইরেও কিছু বিষয় আছে। ঐ উদ্যোক্তা জানান বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিতে যে কাঁচামাল ব্যবহার করা হয় তার অধিকাংশই আমদানিনির্ভর। ক্রেতারা ক্রয় আদেশ দেওয়ার পর সে অনুযায়ী কাঁচামালের ঋণপত্র খোলা হয়। কিন্তু এখন অর্ডার বাতিল বা পিছিয়ে পড়ার কারণে সে কাঁচামালগুলো সরবরাহ নেওয়া যাচ্ছে না। এতে কাঁচামাল সরবরাহকারীদের সঙ্গে বাংলাদেশের কারখানা মালিকদের সম্পর্ক নষ্ট হচ্ছে। দেশীয় অন্য শিল্পগুলোও সমস্যায় তৈরি পোশাক শিল্পের সঙ্গে দেশীয় অনেক শিল্প ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছেদেশীয় বস্ত্রশিল্পগুলো। এসব শিল্পে উৎপাদিত সুতা এবং কাপড় ব্যবহার হয় পোশাক শিল্পে। রপ্তানি আদেশ কমে যাওয়ায় প্রভাব পড়বে দেশীয় বস্ত্রকলগুলোতে। বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের বিটিএমএ প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন ইত্তেফাককে বলেন ইতিমধ্যে দেশীয় বস্ত্রকলগুলোর ওপর রপ্তানি আদেশের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। আগে রপ্তানিকারকদের কাছে তিন মাসের অর্ডার মজুত থাকত। এখন তা এক মাসের মধ্যে এসে ঠেকেছে। অনেক কারখানা মালিক প্রোফরমা ইনভয়েস পিআই দিলেও এলসি দিচ্ছেনা না। অনেকে এলসি দেওয়ার পরও প্রাইস নিয়ে দর কষাকষি করছেন। তিনি বলেন পরিস্থিতি কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের ওপর। আমরা আশা করছি জুলাই আগস্ট পর্যন্ত এ অবস্থা অব্যাহত থাকলেও সেপ্টেম্বরে তা ঠিক হয়ে যেতে পারে। তবে যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হলে পরিণতি আরো খারাপের দিকে যাবে। এছাড়া অন্যান্য পশ্চাতসংযোগ শিল্পেও ব্যকওয়ার্ড লিংকেজ এর প্রভাব পড়বে। বিভিন্ন ধরনের এক্সেসরিজ এবং কার্টন শিল্পের উৎপাদনও কমে যাবে। পণ্য পরিবহন ব্যবস্থায়ও প্রভাব থাকবে রপ্তানির। কমবে চাকরির সুযোগ বাংলাদেশের পোশাক খাতে যেসব কর্মী কাজ করেন পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে তাদের অনেকে চাকরি হারাতে পারেন। পোশাক শিল্পের উদ্যোক্তা জানিয়েছেন করোনার ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার পর অর্ডার ফেরত আসা শুরু করলে নতুন করে শ্রমিকদের চাকরি হয়েছিল। কিন্তু পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে অনেক শ্রমিকের চাকরি হারানোর শঙ্কা তৈরি হয়েছে। কারণ অর্ডার না থাকলে চাকরির সুযোগ থাকবে না। উদ্যোক্তা বলছেন বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে বর্তমানে ৩৩ লাখের মতো শ্রমিক চাকরি করে। যার মধ্যে অধিকাংশই নারী। শুধু শ্রমিকই নয় রপ্তানিতে মন্দাভাব অব্যাহত থাকলে অন্যান্য সাধারণ চাকরিজীবীরাও তাদের চাকরি হারাবেন। এক জন উদ্যোক্তা জানান এ অবস্থায় সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছে ছোট ও মাঝারি আকারের কারখানাগুলো। যেসব কারখানা সাবকন্ট্রাক্ট এ চলত তারা এখন বড় কারখানা থেকে অর্ডার পাচ্ছে না। এতে অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রভাব বাংলাদেশ থেকে যেসব দেশে পোশাক রপ্তানি হয় তার অধিকাংশই যায় যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপে। তবে রাশিয়ার ক্ষেত্রে একটু ব্যতিক্রম আছে। রপ্তানিকারকরা জানান রাশিয়ায় সরাসরি পোশাক রপ্তানির পরিমাণ খুবই কম। সেখানে ইউরোপের তৃতীয় দেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়। কিন্তু দেশটির ওপর বিভিন্ন দেশের বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর অনেক ব্র্যান্ড রাশিয়াতে তাদের স্টোর বন্ধ করে দিয়েছে। পোল্যান্ডের একজন বায়ারের কাছে পোশাক রপ্তানি করেন বাংলাদেশের উদ্যোক্তা এ বি এম সামছুদ্দিন। ইত্তেফাককে তিনে বলেন রাশিয়াতে ঐ বায়ারের ৫৬৫টি শপ ছিল। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এসব শপ চীনা উদ্যোক্তাদের কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। এখন তারা চীন থেকে পোশাক নিয়ে তাদের দোকান চালাচ্ছেন। তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক এই সহসভাপতি বলেন মন্দার ধাক্কা এখন উন্নত দেশগুলোতে চলছে। এটি শেষ দিকে এসে আমাদের মতো দেশগুলোকে আঘাত করবে। উন্নত দেশগুলোর ক্রেতাদের কেনার ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। অনেকে পোশাকের মতো পণ্য কিনতে রেশনিং করছেন। অর্ডার কমে যাওয়ার কারণে বাংলাদেশের অনেক কারখানা এখন সক্ষমতার অর্ধেক চালাচ্ছে বলেও তিনি জানান। পণ্যের মূল্য বড় ফ্যাক্টর চলমান পরিস্থিতিতে কিছু সুযোগসন্ধানী ক্রেতাও আছেন। উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে অনেক ক্রেতা পোশাকের দাম কমাতে চাইছেন। এমনিতে করোনার সময় নানা কারণে তারা পোশাকের দাম কমিয়ে এনেছেন। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তারা এই দাম আরো কমিয়ে আনতে চান। সহসা যে এই সমস্যা কাটবে না তা বিশ্বব্যাংকও বলছে। সংস্থার প্রেসিডেন্ট ডেভিড মালপাস বলেছেন আগামী দুই বছরের মধ্যে মূল্য ঠিক হওয়ার কোনো আশা নেই। কারণ অনেক দেশের মূল্যস্ফীতি এখন ঊর্ধ্বমুখী। আইএমএফের অর্থনীতিবিদরাও একই মন্তব্য করেছেন। দেশের এক জন উদ্যোক্তা বলেন ক্রেতারা এখন মূল্য কমানোর জন্য নানা অজুহাত খুঁজছেন। কিন্তু বিশ্বব্যাপী কাঁচামালের দাম ঊর্ধ্বমুখী। এ অবস্থায় সস্তায় পোশাক রপ্তানি একবারেই অসম্ভব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/970.csv b/Bangla_fin_news_articles/970.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d75ce8619de45c012f4b18682651522b9404094a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/970.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +970,অভিবাসন ও উন্নয়ন বিষয়ক সংসদীয় ককাসের সংলাপ অনুষ্ঠিত,2021-08-31,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে বাস্তুচ্যুত আভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত মানুষ ও অভিবাসী শ্রমিকদের কল্যাণ বিষয়ক সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার ২৯ আগস্ট অভিবাসন ও উন্নয়ন বিষয়ক সংসদীয় ককাস এবং ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন এর যৌথ উদ্যোগে এবং ব্রিটিশ কাউন্সিলের প্রকাশ প্রজেক্ট ও সুইস এজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট এন্ড কোঅপারেশন এসডিসির সমর্থনে এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।কর্মসূচির শুরুতে সভাপতির বক্তব্যে মাহজাবিন খালেদ প্রতিষ্ঠার সময় থেকে অদ্যাবধি অভিবাসন ও উন্নয়ন বিষয়ক সংসদীয় ককাস এর উদ্দেশ্য কার্যাবলী ভবিষ্যৎ কর্ম পরিকল্পনা ও সংলাপের উদ্দেশ্য সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করেন।সংলাপে মূলত তিনটি প্রধান উদ্দেশ্য নিয়ে আলোচনা করা হয়। যার মধ্যে অভিবাসীদের অধিকার রক্ষায় ও তাদের উন্নয়নের লক্ষ্যে সংসদীয় ককাস এবং গণমাধ্যমের মধ্যে জ্ঞান অভিজ্ঞতা সম্পর্কে আলোচনার মাধ্যমে একসঙ্গে কাজ করার মনোবৃত্তিতে ভাতৃত্ববোধ তৈরি করা। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে বাস্তুচ্যুত আভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত মানুষ ও অভিবাসী শ্রমিকদের কল্যাণ বিষয়ক কর্মরত সদস্য ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের মধ্যে নির্ভরযোগ্য একটি প্লাটফর্ম তৈরি করা। শেষ উদ্দেশ্যটি ছিল অভিবাসন খাত বিষয়ে নিবেদিত গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের অভিজ্ঞতার আলোকে তাদের প্রয়োজন এবং ঝুঁকি নিরূপণ করা।এই সংলাপে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন সংসদ সদস্য এবং অভিবাসন ও উন্নয়ন বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সদস্যসচিব মাহজাবিন খালেদ সংসদ সদস্য ও সদস্যাগণের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট আদিবা আঞ্জুম মিতা অ্যাডভোকেট খোদেজা নাসরিন আসাদুর রহমান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য সেলিনা জাহান এবং নবী নেওয়াজ।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/971.csv b/Bangla_fin_news_articles/971.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9c4b3e3f267ad7342405fc7f8e667e32cfcde724 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/971.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +971,বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আজ আমদানিরপ্তানি বন্ধ,2021-08-30,বেনাপোল যশোর সংবাদদাতা,জন্মাষ্টমীর সরকারি ছুটি থাকায়সোমবার ৩০ আগস্ট সকাল থেকে বেনাপোলপেট্রাপোল স্থলবন্দর দিয়ে দুই দেশের মধ্যে আমদানিরপ্তানি বন্ধ রয়েছে।পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং এজেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী জানান জন্মাষ্টমী উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় দুই দেশের মধ্যে আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। মঙ্গলবার ৩১ আগস্ট সকাল থেকে পুরোদমে আবারো চলবে আমদানি ও রপ্তানি কার্যক্রম। বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা জানান জন্মাষ্টমীর ছুটির জন্য সোমবার ৩০ আগস্ট সকাল থেকে বেনাপোলপেট্রাপোল স্থলবন্দর দিয়ে কোনো আমদানি ও রপ্তানি হয়নি। ভারতীয় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ ও সিএন্ডএফ এজেন্ট রবিবার ২৯ আগস্ট বিকেলেই আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/972.csv b/Bangla_fin_news_articles/972.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3b11f585ec46eb2f19e7607c7492dc04f4fd667a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/972.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +972,অবৈতনিক শ্রমে রয়েছে ২৯ শতাংশ নারী,2021-08-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের বরিশাল চট্টগ্রাম ঢাকা সাতক্ষীরা জামালপুর ময়মনসিংহ রাজশাহী রংপুর ও সুনামগঞ্জের ৮৫০টি খানার মধ্যে পরিচালিত এক জরিপে বলা হয়েছে অবৈতনিক শ্রমের দিক থেকে নারীপুরুষের মধ্যে রয়েছে বিরাট ব্যবধান। কেবল ৪ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষের বিপরীতে দেশের প্রায় ২৯ দশমিক ১ শতাংশ নারী অবৈতনিক শ্রমের আওতাধীন।এলাকাভিত্তিক কর্মজীবী নারীদের হিসেবে রংপুর বিভাগে সর্বোচ্চ ৩৬ শতাংশ নারী কাজ করেন এবং ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগে সর্বনিম্ন ৮ শতাংশ নারী কাজ করেন। গবেষণা প্রতিষ্ঠান সানেম এবং ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে গতকাল রবিবার আয়োজিত বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের ভূমিকা শীর্ষক ওয়েবিনারে এ তথ্য জানানো হয়। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ পরিচালক চন্দন গোমেজ। করোনা ভাইরাস মহামারির মাঝেও যেভাবে ব্যবসায় সফল এই নারী উদ্যোক্তারা বাংলা .....অনুষ্ঠানের শুরুতেই বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের ভূমিকার ওপর একটি গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সানেমের গবেষণা পরিচালক ড. সায়মা হক বিদিশা এবং সানেমের গবেষক মাহতাব উদ্দিন। আলোচক হিসেবে অংশ নেন পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য মোসাম্মত নাসিমা বেগম এসএমই উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ গুঞ্জন ডালাকোটি সহযোগী অধ্যাপক ড. সানজিদা আক্তার ইউনিলিভার বাংলাদেশের সিনিয়র ক্যাটাগরি হেড লায়লা ফারজানা এবং ইউএন উইমেন বাংলাদেশের প্রোগ্রাম কোঅর্ডিনেটর মেহজাবিন আহমেদ। বাংলাদেশে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের সামগ্রিক দৃশ্যমান মূল্যায়ন এবং নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন এবং জিডিপির মধ্যে সম্পর্কের পরিমাপের লক্ষ্যে এই গবেষণা পরিচালনা করেছে। ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সি নারীদের ওপর এই জরিপ চালানো হয়েছে। জরিপের ফলাফলে বলা হয়েছে দেশের ১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সি পুরুষদের ৮১ দশমিক ৯ শতাংশ উপার্জন করলেও এই বয়সি মাত্র ৩৪ দশমিক ৪ শতাংশ নারী উপার্জনে রয়েছে। শিক্ষাগত যোগ্যতার দিক থেকে কর্মজীবী নারীদের ২২ দশমিক ৯৫ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা গ্রহণকারী ২০ শতাংশ নারী যারা কোনো আনুষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণ করেননি। পেশাগত দিক থেকে নারীদের সর্বোচ্চ অংশগ্রহণ দেখা যায় কৃষি মত্স্য ও বনজ খাতে ৫৩ দশমিক ৮ শতাংশ। পরিবহনের সময় তৈরি পোশাক পণ্য চুরি ঠেকাতে সরকারের উদ্যোগ ..উপস্থাপনায় সানেমের পক্ষ থেকে বলা হয় নারী কর্মসংস্থানে এক শতাংশ বৃদ্ধি কার্যকরভাবে সামগ্রিক অর্থনৈতিক বৃদ্ধি করতে পারে ০ দশমিক ৩১ শতাংশ। ২০২১ সালের জিডিপির তথ্য বিবেচনা করলে কেবল ১০ শতাংশ নারীর কর্মসংস্থান বৃদ্ধি দেশের অর্থনীতিতে যোগ করতে পারত বাড়তি ১ হাজার ১৩০ কোটি ডলার ৯৬ হাজার ৫০ কোটি টাকার বেশি। যদিও স্বল্প সময়কালে জিডিপি ও নারী বা পুরুষের কর্মসংস্থানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কোনো সম্পর্ক নেই।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/973.csv b/Bangla_fin_news_articles/973.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7de777214e7faae67985cb917a6957631efc41fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/973.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +973,চাঁপাইনবাবগঞ্জে নতুন জাতের আম ইলামতি নাম রাখার প্রস্তাব,2021-08-30,চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি ও শিবগঞ্জ সংবাদদাতা,চাঁপাইনবাবগঞ্জে আমের নতুন নাবি বিলম্বে ফলন হয় জাতের সন্ধান মিলেছে। বিশেষ বৈশিষ্ট্যের এ জাতের আমটিকে সংগ্রামী কৃষক নেতা ইলা মিত্রের নাম অনুসারে ইলামতি রাখার প্রস্তাবও দিয়েছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ।চাঁপাইনবাবগঞ্জ হর্টিকালচার সেন্টারের উপপরিচালক মোজদার হোসেন বলেন আমরা এর আগে নাবি জাত হিসেবে গৌড়মতি মুক্তায়িত করেছিলাম। আমাদের সন্ধান পাওয়া এই গুটি আমটি গত ও চলতি বছর পর্যবেক্ষণ করেছি। এর মিষ্টতা গৌড়মতিকেও ছাড়িয়ে গেছে। আমটির আলাদা বৈশিষ্ট্যগুলো আমাদের আকৃষ্ট করেছে। নাবি জাত হিসেবে আমটি সম্ভাবনাময়। মোজদার হোসেন আরো বলেন আমরা জানি এ অঞ্চলের কৃষকদের জন্য ইলামিত্র অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছেন তাই আমরা চিন্তাভাবনা করছি কৃষকদের প্রতি ইলামিত্রের ত্যাগ ও ভালোবাসাকে শ্রদ্ধা জানিয়ে নাবি জাত হিসেবে আমটির নামকরণ ইলামতি করার। আমরা আমাদের দুই বছরের পর্যবেক্ষণ ও আমটির সম্ভাবনার বিষয়টি সামনে এনে নতুন জাত হিসেবে এটির মুক্তায়নের জন্য প্রয়োজনীয় কাজ এগিয়ে নিচ্ছি।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/974.csv b/Bangla_fin_news_articles/974.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..31e10c16bb3c18da6d87125caa35efef6dd43694 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/974.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +974,ইঅরেঞ্জের সব ব্যাংক হিসাব স্থগিত,2021-08-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইঅরেঞ্জ ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান সোনিয়া মেহজাবিনের সব ব্যাংক হিসাবের লেনদেন স্থগিত করেছে বিএফআইইউ। আগামী ৩০দিন তার নিজের ও প্রতিষ্ঠানের হিসাব থেকে আর কোনো টাকা উত্তোলন করা যাবে না।রবিবার বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়ে সব তফসিলি ব্যাংকের চিঠি পাঠিয়েছে। মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে এ নির্দেশনা দিয়েছে বিএফআইইউ। ব্যাংকগুলোতে পাঠানো চিঠিতে ইঅরেঞ্জ ডট শপের ঠিকানা দেওয়া হয়েছে গুলশানের ৫এ রোডের ১৩৬১৩৭ নম্বর বাড়ি। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান সোনিয়া মেহজাবিনের নামের পাশে অফিসের ঠিকানার পাশাপাশি ৩৮ গুলশান এভিনিউয়ের গ্লাস হাউজের ঠিকানা উল্লেখ রয়েছে।এর আগে বিএফআইইউ গত সপ্তাহে ইঅরেঞ্জ ডট শপ প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান সোনিয়া মেহজাবিন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুকুর রহমানের ব্যাংক হিসাব তলব করা হয়। ইঅরেঞ্জ অনলাইন শপিং প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে ১৩ লাখ টাকার ভ্যাট ফাঁকির তথ্য উদঘাটন করেছে ভ্যাট নিরীক্ষা গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর। একই সঙ্গে ভ্যাট আইনে তাদের নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে। ইঅরেঞ্জের সোনিয়াসহ মালিকপক্ষের তিনজন রিমান্ডে ....গত ১৭ আগস্ট অগ্রিম টাকা পুরোটা পরিশোধের পরও মাসের পর মাস পণ্য ডেলিভারি দিচ্ছে না ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইঅরেঞ্জ। প্রতিশ্রুত সময়ে পণ্য না পাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে মামলা করেছেন একজন গ্রাহক। মামলায় ইঅরেঞ্জের বিরুদ্ধে গ্রাহকদের মোট ১১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়। গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের মামলায় বর্তমানে ইঅরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমানসহ তিনজন জেলখানায় আছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/975.csv b/Bangla_fin_news_articles/975.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ebbda1786930e3d8dd1aa305bd5ef5f78e8b1175 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/975.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +975,শুভ উদ্বোধন হলো সেলাই এর ধানমন্ডি আউটলেটের,2021-08-30,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ফ্যাশন ব্র্যান্ড সেলাই এক যুগেরও বেশি সময় ধরে বাঙালী নারীদের যারা পাকিস্তানি সালোয়ার পছন্দ করেন তাদের চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে। ঢাকার অভিজাত এলাকা বনানী গুলশান উত্তরার পর এবার ধানমন্ডিতে উদ্বোধন হলো সেলাই এর তৃতীয় আউটলেটের। ধানমন্ডির অরচার্ড পয়েন্ট শপিং কমপ্লেক্স এর দ্বিতীয় তলার ২৩১২৩২ ও ২৩৩ নাম্বার দোকান জুড়ে রয়েছে আউটলেটটি।সেলাই এর কর্ণধার রুবাবা আকতার বলেন ধানমন্ডি বাসীদের অনেকদিনের দাবীর প্রতিফলন এটি। এর আগে তারা শপিং করতে শহরের যানজট ও কোলাহল পেরিয়ে আমাদের বনানী আউটলেটে যেতে হতো। তবে এখন থেকে সেলাই এর অরচার্ড পয়েন্টের এই আউটলেটটিতেই এক্সক্লুসিভ সব কালেকশন পেতে যাচ্ছেন ধানমন্ডি বাসী। . ........সেলাই এর আরেক কর্ণধার আরিফ চৌধুরী বলেন আমরা ক্রেতা বান্ধব সেবা দিয়ে থাকি। ক্রেতারা আমাদের কাছে আশীর্বাদ। আমরা আমাদের ধানমন্ডি আউটলেটটি টিকে এমন ভাবে সাজিয়েছি যাতে তারা ঘরোয়া পরিবেশে শপিং এর অভিজ্ঞতা পায়। . ........উল্লেখ্য প্রতিষ্ঠানটি অথেনটিক পাকিস্তান পোষাক বিক্রি করে থাকে।আউটলেটের পাশাপাশি ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে দেশজুড়ে ডেলিভারি সুবিধাও দেয় সেলাই।ইত্তেফাকটিআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/976.csv b/Bangla_fin_news_articles/976.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..adbcade641654fd815daf53c5d26e5e192a8c05f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/976.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +976,অগ্রিম টাকা নিতে পারবে না ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো,2021-08-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পণ্য দেওয়ার আগেই গ্রাহকের কাছ থেকে কোনোধরনের অগ্রিম মূল্য সরাসরি নিজস্ব ব্যাংক হিসাবে নিতে পারবে না ইকমার্স প্রতিষ্ঠান। এছাড়া ঝুঁকি বিবেচনায় যথাযথ তদারকি নিশ্চিত করে লেনদেনের জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।রবিবার ২৯ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট থেকে দেশের সকল বাণিজ্যিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে এই নির্দেশনা পাঠানো হয়। নির্দেশনায় বলা হয় ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা২০২১ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা নির্দেশনাএড়ানোর উদ্দেশ্যে কিছু সংখ্যক ডিজিটাল কমার্স প্রতিষ্ঠান নিজস্ব ব্যাংক হিসাবে গ্রাহকদের কাছ থেকে পণ্য ও সেবামূল্যের অগ্রিম অর্থ সরাসরি গ্রহণ করছে। এ অবস্থায়নতুন নির্দেশনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে সরকারের নির্দেশনা অমান্য করে ডিজিটাল ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো কোম্পানি বা কোম্পানি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ব্যাংক হিসাবে পণ্য ও সেবামূল্যের অগ্রিম অর্থ সরাসরি জমা বা গ্রহণ করা যাবে না।ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের হিসাব পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রদত্ত ট্রানজেকশন প্রোফাইলের যৌক্তিকতা যাচাইবাছাই করতে হবে। পাশাপাশি লেনদেনের বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ ও সামগ্রিক ঝুঁকি বিবেচনায় নিয়ে যথাযথ তদারকি নিশ্চিত করে লেনদেন পরিচালনা করতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ নির্দেশাবলি অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আগে গত ৩০ জুন বাংলাদেশ ব্যাংক এক নির্দেশনায় জানায় ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহকের পণ্য বা সেবা বুঝিয়ে না দিয়ে বিক্রয় মূল্য পাবে না। নিত্যপ্রয়োজনীয় জরুরি পণ্য ৫ দিন ও অন্যান্য পণ্য বা সেবার মূল্য পরিশোধ হবে ৭ দিনের মধ্যে। তবে এ ক্ষেত্রে অবশ্যই পণ্য হাতে পাওয়ার পর ক্রেতা ইকমার্স প্রতিষ্ঠানের হিসাবে অর্থ পরিশোধ করবেন।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/977.csv b/Bangla_fin_news_articles/977.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d745f3c959b7b30e7ad5d91333f9bde20bea31d7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/977.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +977,খানসামায় সৌদি খেজুরের চারা উৎপাদন,2021-08-29,স্টাফ রিপোর্টার দিনাজপুর,সৌদি আরবের উন্নত জাতের খেজুরের চারা উৎপাদন হচ্ছে দিনাজপুরের খানসামায়। উপজেলার গোবিন্দপুর কলেজপাড়ার হাজি মো. রবিউল হাসান রাজু তার নার্সারিতে এ চারা উৎপাদন করছেন।২০০৪ সালে তিনি সংসারের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটাতে সৌদি আরবে যান। সেখানে দীর্ঘ ১৫ বছর থাকাকালে হাতেকলমে খেজুর চাষের কলাকৌশল রপ্ত করেন এবং ২০২০ সালে দেশে ফিরে আসেন। পরে বাড়িসংলগ্ন একটি জমিতে আত্রাই নার্সারি নামে একটি চারা উত্পাদনকেন্দ্র গড়ে তোলেন। সেখানে তিনি উন্নত জাতের আজোয়া মরিয়ম আম্বার সুক্কারি ও রয়েল মাদানি খেজুরের বীজ থেকে চারা উৎপাদন শুরু করেন। চারা উৎপাদনকারী রবিউল হাসান রাজু বলেন সৌদি আরবে থাকাকালে খেজুর উৎপাদনের প্রতি আকৃষ্ট হই এবং চাষের বিষয়টি রপ্ত করি। দেশে আসার পর শাইখ সিরাজের প্রতিবেদন দেখে গাজীপুরে নজরুল ইসলাম বাদলের খেজুরবাগান দেখে আসি। সব মিলে খানসামায় খেজুর চাষের বিষয়টি চিন্তা করে এসব নামকরা জাতের খেজুরের চারা উৎপাদন করেন। বর্তমানে কিছু চারার বয়স দেড় থেকে দুই বছর এবং কিছু চারার বয়স ছয় মাস পূর্ণ হয়েছে। দেড় ফুট উচ্চতার এসব চারা রোপণের উপযোগী হয়েছে বলেও তিনি জানান। জেলা হর্টিকালচারের উপপরিচালক এজামুল হক জানান পর্যাপ্ত রোদ কম আর্দ্রতা শুকনো উষ্ণ আবহাওয়াপূর্ণ এবং পানি নিষ্কাশনের সুবিধাযুক্ত উঁচু জমি খেজুর চাষের উপযোগী। সরকারিভাবে আরব দেশ থেকে বিভিন্ন জাতের উন্নত খেজুরের চারা আমদানি করে জেলার হর্টিকালচার সেন্টারে পরীক্ষামূলক লাগানো হয়েছে। মাটির গুণগত এবং আবহওয়ার দিক থেকে দিনাজপুর অঞ্চল খেজুর চাষের উপযোগী। আশা রাখি এই অঞ্চলে খেজুরের চাষ করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যেতে পারে।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/978.csv b/Bangla_fin_news_articles/978.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a275213b5a3e54ab77ef79b6b851b6ae2a88e82 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/978.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +978,হঠাৎ তেজি ডলার শিল্পের কাঁচামাল ও ভোগ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির শঙ্কা,2021-08-29,জামাল উদ্দীন,টাকার বিপরীতে মার্কিন ডলার হঠাৎতেজি হয়ে উঠেছে। দাম বেড়েছে ব্যাংকিং চ্যানেলে। কার্ব মার্কেটেও ডলার মূল্য চড়া। করোনাকালীন লকডাউন পরবর্তী এই সময়ে ডলারের মূল্যবৃদ্ধিকে নেতিবাচক হিসাবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা। ডলারের মূল্য বাড়লে শিল্পের কাঁচামাল আমদানি ব্যয় বেড়ে যাবে। তাতে পণ্যমূল্যও বৃদ্ধির শঙ্কা রয়েছে।ডলারের মূল্যবৃদ্ধির বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংকের নজরে রয়েছে। ডিলার ব্যাংকগুলোর সঙ্গে আলোচনাও চলছে। ব্যবসায়ী উদ্যোক্তারা বলছেন এ সময়ে ডলারের দাম বেড়ে গেলে তা হবে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা। ব্যাংকিং সূত্র জানায় বাংলাদেশে ডলারের দাম বরাবরই বেড়েছে। মূল্যবৃদ্ধির হিসাব করলে দেখা যায় গত ২৫ বছরে ডলারের দাম বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি। সূত্রমতে বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ন্ত্রণে না রাখলে ডলারের দাম আরো আগেই ৯০ টাকা ছাড়িয়ে যেত। যদিও বাংলাদেশে মুদ্রার ভাসমান বিনিময় হার কার্যকর রয়েছে। হঠাৎ তেজি ডলার শিল্পের কাঁচামাল ও ভোগ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির শঙ্কা ....ছবি সংগৃহীতবাংলাদেশে ডলার ও টাকার বিনিময় হার স্বাধীনতার পর থেকে সরকার নির্ধারণ করে দিত। টাকাকে রূপান্তরযোগ্য ঘোষণা করা হয় ১৯৯৪ সালের ২৪ মার্চ। আর ২০০৩ সালে এই বিনিময় হারকে করা হয় ফ্লোটিং বা ভাসমান। এর পর থেকে আর ঘোষণা দিয়ে টাকার অবমূল্যায়ন বা পুনর্মূল্যায়ন করা হয় না। তবে বিনিময় হার ভাসমান হলেও পুরোপুরি তা বাজারভিত্তিক হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংক সব সময়ই এতে পরোক্ষ নিয়ন্ত্রণ রেখেছে। অর্থাৎবাংলাদেশ ব্যাংক এ ব্যাপারে অনুসরণ করে আসছে ম্যানেজড ফ্লোটিং রেট নীতি। ডলারের এই মূল্যবৃদ্ধির খড়গ পড়ে উদ্যোক্তার ওপর। ব্যবসা কিংবা শিল্পে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের মেশিনারিজ ও পণ্য আমদানি করতে এলসি খুলতে হয়। ক্ষেত্রবিশেষে ৯০ ১২০ ১৮০ ও ৩৬০ দিন আগে ব্যাংক কোনো মেশিনারিজ ও পণ্য আমদানি বাবদ ব্যয়ের হিসাব করে থাকে। কাঁচাবাজার ৯টা থেকে ৩টা ....ফাইল ছবি।কিন্তু আলোচ্য সময়ের মধ্যে কিংবা এর পরেও ডলারের মূল্য বেড়ে গেলে তা গ্রাহকের কাঁধে চাপে। এমনকি ঋণ পুরোপুরি শোধ না হওয়া পর্যন্ত ডলারের বাড়তি দাম গ্রাহককেই দিতে হয়। এতে মোট ব্যয় যেখানে গিয়ে দাঁড়ায় তা গ্রাহক ব্যাংক থেকে নেয়নি। অথচ পরিশোধের সময় তাকে বাড়তি অর্থ দিতে হচ্ছে। তদুপরি একেক ব্যাংকে একেক দরের বিষয়টিও মনিটর না করায় উদ্যোক্তা বিপাকে পড়েন। যার রেশ টানতে হয় ক্রেতাভোক্তাকেও। সর্বশেষ তথ্যে দেখা যায় গত জুলাই শেষেও ডলারের দাম কমবেশি ৮৫ টাকার মধ্যে ছিল। গত বৃহস্পতিবার কোনো কোনো ব্যাংক ৮৭ টাকায়ও ডলার বিক্রি করেছে। হঠাত্ ডলারের এই মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে নতুন করে চিন্তায় পড়েছেন উদ্যোক্তারা। শুধু আমদানি ব্যয় বৃদ্ধিই নয় বরং ডলারের মূল্যবৃদ্ধির ফলে ব্যাংকিং খাতে নেওয়া ঋণের অঙ্কও বেড়ে যায়। তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ব্যবসায় উদ্যোগ। দিনশেষে ক্রেতার ওপরই তা বর্তায়। ১৫ দিন বন্ধ থাকবে দেশের সব শিল্পকারখানা সংবাদচিত্র ডটকম ..ছবি সংগৃহীতবাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে দেখা গেছে ২০০০ সালে আন্তঃব্যাংক লেনদেনে ডলারের মূল্য ছিল ৫৪ টাকা। ২০১০ সালে তা বেড়ে হয় ৭১ টাকা। ২০১৮ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলারের দামে ৮৩ টাকা ৭৫ পয়সার সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছিল। যদিও ফ্লোটিং এক্সচেঞ্জ রেট কার্যকর থাকলে তা করা যায় না। কিন্তু সেখানেও স্থির থাকেনি ডলারের দাম। বর্তমানে প্রতি ডলারের বিনিময় মূল্য প্রায় ৮৭ টাকা। খোলা বাজারে এই বিক্রি হচ্ছে ৮৮ টাকার বেশি। গত ২৫ বছরের মূল্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ১৯৯৬ সালে ৪০ টাকায় পাওয়া যেত এক ডলার। ২০০৯ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় আসে তখন প্রতি ডলারের বিনিময়ে পাওয়া যেত ৬৯ টাকা। করোনার এই সময়ে ব্যবসাবাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। লকডাউন কাটিয়ে নতুন করে পথ চলা শুরু হওয়ার এই মুহূর্তে ডলারের দাম বেড়ে গেলে তা অর্থনীতিতে নতুন চাপ সৃষ্টি করবে বলে মনে করছে সূত্রগুলো।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/979.csv b/Bangla_fin_news_articles/979.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..151031a0546b7f9faf5e0ec607fd8f660f66ff32 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/979.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +979,এপ্রিলজুন প্রান্তিকে দেশের ব্যবসায় পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে,2021-08-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,লকডাউন এবং বিভিন্ন ঘাতপ্রতিঘাতের কারণে এ বছরের প্রথম তিন মাসের তুলনায় এপ্রিলজুন প্রান্তিকে দেশের ব্যবসায় পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। মুনাফা বিনিয়োগ ব্যবসায় খরচ বিক্রি বা রপ্তানি খাতে গত বছরের এপ্রিলজুন সবচেয়ে খারাপ সময় পার করেছে। ঐ সময়ের তুলনায় এ বছরের এপ্রিলজুন সময়টি খারাপ অবস্থানে রয়েছে।করোনা সংকট কাটিয়ে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের জন্য সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের বাইরে রয়েছে ৭৯ শতাংশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। করোনা মহামারিতে ব্যবসায় আস্থা সংক্রান্ত জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।কোভিড১৯ মহামারির প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের আস্থা ও প্রত্যাশার ওপর সানেম ও দ্য এশিয়া ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত জরিপের পঞ্চম পর্যায়ের ফলাফল গতকাল উপস্থাপন করা হয়। এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত ভার্চুয়াল ওয়েবিনারে জরিপের ফলাফল উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এবং সানেমের নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন দ্য এশিয়া ফাউন্ডেশনের বাংলাদেশ প্রতিনিধি কাজী ফয়সাল বিন সিরাজ।পঞ্চম পর্যায়ে বাংলাদেশের আটটি বিভাগের ৩৭টি জেলার মোট ৫০১টি ক্ষুদ্র ছোট মাঝারি ও বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ওপর ফোনালাপের মাধ্যমে এই জরিপ করা হয়েছে। উত্পাদন খাতের তৈরি পোশাক টেক্সটাইল চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য ফার্মাসিউটিক্যালস হালকা প্রকৌশল ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের প্রতিষ্ঠানগুলো জরিপের অন্তর্ভুক্ত ছিল। সেবা খাতের পাইকারি ও খুচরা ব্যবসা রেস্টুরেন্ট পরিবহন আইসিটি ও টেলিকমিউনিকেশন আর্থিক খাত ও রিয়েল এস্টেট জরিপের অন্তর্ভুক্ত ছিল। জরিপের ফলাফল উপস্থাপনের সময় অধ্যাপক সেলিম রায়হান বলেন জরিপে অংশগ্রহণকারী ৬৫ দশমিক ৭ শতাংশ প্রতিষ্ঠান আর্থিক ক্ষতি সামাল দেওয়ার জন্য ব্যক্তিগত সঞ্চয়ের ওপর নির্ভর করেছেন ২৮ দশমিক ১ শতাংশ ধার নিয়েছেন ১৯ শতাংশ কর্মী ছাঁটাই করেছেন ৮ দশমিক ৮ শতাংশ কর্মীদের বেতন কমিয়ে দিয়েছেন ও ১৭ দশমিক ৮ শতাংশ প্রতিষ্ঠান প্রণোদনা প্যাকেজের আশ্রয় নিয়েছেন। বিশেষত ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত সঞ্চয়ের ওপর নির্ভরশীলতা একটি উদ্বেগজনক পরিস্থিতির ইঙ্গিত দেয়। আগামী দিনে কোনো সাহায্য না পেলে এই প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা যায়।তিনি আরো উল্লেখ করেন গত বছরের এপ্রিলজুনের তুলনায় এ বছরের এপ্রিলজুনে ব্যবসায় খরচ ছাড়া প্রায় সবগুলো খাতে অবস্থার উন্নতি হয়েছে। অন্য দিকে চলতি বছরের প্রথম তিন মাসের তুলনায় এপ্রিলজুনে দেশের ব্যবসায় পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে।আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠানগুলো তুলনামূলকভাবে ভালো অবস্থানে থাকলেও লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং পাইকারি ও খুচরা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান যানবাহন ও রিয়েল এস্টেট খাতগুলোর অবস্থা তুলনামূলকভাবে খারাপ।রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠানগুলোর বর্তমান ব্যবসায় অবস্থা যেসব প্রতিষ্ঠান রপ্তানি করে না তাদের তুলনায় ভালো। ঢাকাভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলোও তুলনামূলক ভালো অবস্থানে রয়েছে।তবে আশার বিষয় এই যে চতুর্থ পর্যায়ে জরিপের অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ব্যবসায় আস্থা কম দেখা গেলেও পঞ্চম পর্যায়ের জরিপে কিছুটা উন্নতি হয়েছে। ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে পরিচালিত চতুর্থ পর্যায়ের জরিপে এই সূচক ছিল ৪১ দশমিক ৩৯ এবং পঞ্চম পর্যায়ে এই সূচকের মান বেড়ে হয়েছে ৪৯ দশমিক ৭৪।তবে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের দিক থেকে কিছুটা পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে। ৪র্থ পর্যায়ের জরিপে ২ শতাংশ প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী পুনরুদ্ধারের কথা বললেও এপ্রিলজুনে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ শতাংশে। মাঝারি পুনরুদ্ধারের ৩১ শতাংশ থেকে ২৭ শতাংশ এবং দুর্বল পুনরুদ্ধার ৬৭ শতাংশ থেকে কমে ৬৪ শতাংশে পৌঁছেছে। ক্ষুদ্র মাঝারি ও বৃহত্ শিল্প প্রতিষ্ঠানের তুলনা করতে গেলে দুর্বল ও মাঝারি পুনরুদ্ধার অনেকটা আগের মতো থাকলেও শক্তিশালী পুনরুদ্ধারের কথা মনে করছে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান। এ ক্ষেত্রে রেমিট্যান্স রপ্তানির সুযোগ আর্থিক সাহায্য ও টিকাদান কর্মসূচি একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে বলে লক্ষ্য করা যায়। জরিপে বলা হয়েছে ২০২০ সালের মার্চ মাসের তুলনায় ২০২১এর মার্চ মাসে প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবসায় ৫৭ শতাংশ পুনরুদ্ধার হলেও জুন ২০২১ সালে পুনরুদ্ধারের মাত্রা কমে দাঁড়ায় ৩৫ শতাংশে। এক্ষেত্রে বৃহত্ প্রতিষ্ঠানগুলোই তুলনামূলক কম ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।চতুর্থ পর্যায়ের জরিপে যারা প্রণোদনা প্যাকেজ পাননি তাদের মধ্যে ৬ শতাংশ প্রতিষ্ঠান পঞ্চম পর্যায়ের জরিপে জানিয়েছেন তারা প্রণোদনা প্যাকেজ পেয়েছেন। তবে এ ক্ষেত্রেও বৃহত্ প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রণোদনা পাওয়ার হার বেশি। নতুন ৬ শতাংশ প্রণোদনা পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৪ শতাংশ ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠান ও ১৭ শতাংশ বৃহত্ প্রতিষ্ঠান গ্রহণ করেছে। জরিপকৃত মাঝারি কোনো প্রতিষ্ঠান নতুন করে কোনো প্রণোদনা প্যাকেজ গ্রহণ করেনি।প্রণোদনা প্যাকেজগুলো গ্রহণ না করার কারণ হিসেবে প্রায় প্রতিটি সূচকে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। তবে এই পর্যায়ে উদ্বেগজনকভাবে ঘুষের বিষয়টি লক্ষ্য করা যায়। এ ক্ষেত্রেও ঘুষ চাওয়ায় সবচেয়ে বেশি সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো। জরিপে অংশ নেওয়া ২৯ শতাংশ ব্যবসায়ী জানিয়েছেন তাদের কাছে ঘুষ চাওয়া হয়েছে। সেলিম রায়হান বলেন নতুন প্রণোদনা প্যাকেজ যাতে সঠিক প্রতিষ্ঠানের কাছে পৌঁছায় সে বিষয়ে সরকার যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/98.csv b/Bangla_fin_news_articles/98.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..50f670456936d2fce868a9ff1136679dc87ec292 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/98.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +98,ভোজ্যতেলে ভ্যাট ছাড়ের সুবিধা বাড়লো,2022-07-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভোক্তাপর্যায়ে ভোজ্যতেল সয়াবিন ও পামওয়েলের দাম সহনীয় রাখতে এ পণ্যের ওপর মূল্যসংযোজন করের ভ্যাট যে সুবিধা বিদ্যমান সেটার মেয়াদ আরও তিন মাস বাড়ানো হয়েছে। রবিবার ৩ জুলাই থেকে নতুন করে এ সুবিধার মেয়াদ আরও তিন মাস বাড়ানো হলো। ভোজ্য তেলে বিদ্যমান এ ভ্যাটসুবিধার মেয়াদ ছিল গত ৩০ জুন পর্যন্ত। এ লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। ... অনলাইনে পশু কেনাবেচায় প্রতারণা বন্ধ করতে হবে ... অনলাইনে পশু কেনাবেচায় প্রতারণা বন্ধ করতে হবে ...অনলাইনে পশু কেনাবেচায় প্রতারণা বন্ধ করতে হবে এতে উল্লেখ করা হয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলের কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধি অব্যাহত থাকার পরিপ্রেক্ষিতে ভোক্তাদের স্বার্থ বিবেচনায় এ সুবিধার মেয়াদ ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। বর্তমানে ভোজ্য তেলে শুধু আমদানিপর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ আছে। আর উৎপাদন ও সরবরাহপর্যায়ে কোনো ভ্যাট দিতে হয় না ব্যবসায়ীদের। এ দুই স্তরে মোট ২০ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহার করা হয়েছে। চলতি বছরের মার্চে প্রজ্ঞাপন জারি করে এ সুবিধা দেওয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/980.csv b/Bangla_fin_news_articles/980.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..46260b5f5da79eab749f2ac7dba78b764ad5ed92 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/980.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +980,খেলাপি ঋণ কমাতে বিশেষ ছাড় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের,2021-08-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,খেলাপি ঋণ কমাতে ঋণ পরিশোধে আবারও বিশেষ ছাড় দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। শিথিলতার আওতায় চলতি বছর ঋণের কিস্তির একটি অংশ পরিশোধ করলেই খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হবেন না ঋণগ্রহীতা। ঋণ শ্রেণীকরণ শিরোনামে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা গত শুক্রবার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে।গত বছর ঋণ শোধ না করলেও কেউ খেলাপি হননি। এ বছর শিথিলতার বিষয়টি ব্যাংকারগ্রাহক সম্পর্কের ওপর ছেড়ে দেওয়ায় খেলাপি ঋণ ব্যাপকভাবে বাড়ে। এরকম পরিস্থিতিতে নতুন সার্কুলার জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী চলতি বছর গ্রাহকের মোট ঋণের কিস্তির ২৫ শতাংশ আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে পরিশোধ করলেও তাকে আর খেলাপি করা যাবে না। করোনার সুবিধায় কমেছে খেলাপি ঋণ ....জানা গেছে করোনা মহামারি শুরুর পর ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধার ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে গ্রাহকদের ঋণ খেলাপি না করার বিশেষ সুবিধা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রথমে গত বছরের জুন পর্যন্ত এ সুবিধা ছিল। পরে দুই দফা সময় বাড়িয়ে গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত তা করা হয়। চলতি বছর আগের মতো ঢালাও সুবিধা না থাকলেও ব্যাংকারগ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে ঋণ পরিশোধে বিভিন্ন শিথিলতা আনা হয়।কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায় চলমান তলবি এবং মেয়াদি প্রকৃতির ঋণবিনিয়োগ পরিশোধ বা সমন্বয়ের ক্ষেত্রে চলতি বছরের মার্চ মাসের কিস্তি ৩০ জুনের মধ্যে পরিশোধ বা সমন্বয় করলে ঐ ঋণ বিরূপমানে শ্রেণীকরণ করা যাবে না। পরে এ নির্দেশনার সময় ও সুযোগ আরো বাড়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত ২৭ জুন নতুন নির্দেশনায় বলা হয় চলতি বছরের জুন মাসের ঋণের কিস্তির ন্যূনতম ২০ শতাংশ ব্যাংকারগ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে এ বছরের ৩১ আগস্টের মধ্যে পরিশোধ করলে ঐ সময়ে ঋণ বিরূপমানে শ্রেণীকরণ করা যাবে না। কিন্তু তার পরও বাড়তে তাকে খেলাপি ঋণ।বাংলাদেশ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য বলছে চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ ১০ হাজার ৪৭১ কোটি টাকা বেড়ে ৯৯ হাজার ২০৫ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে যা মোট ঋণের ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ। এমন পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ীদের দাবির মুখে ফের জারি করা নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ঋণের কিস্তির ন্যূনতম ২৫ শতাংশ ব্যাংকারগ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে আগামী ৩১ ডিসেম্বর মধ্যে পরিশোধ করলে ঐ ঋণ বিরূপমানে শ্রেণীকরণ বা খেলাপি করা যাবে না। অর্থাত্ ঋণের কিস্তি ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০০ টাকা হলে ২৫ টাকা পরিশোধ করলেই নিয়মিত গ্রাহক হয়ে যাবে।কোভিড১৯এর দ্বিতীয় ঢেউয়ের নেতিবাচক প্রভাব প্রলম্বিত হয়েছে। এ সময়ে চলমান অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতিশীলতা বজায় রাখা এবং বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহের গতিধারা স্বাভাবিক রাখার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত বিনিয়োগ কর্মসংস্থান ও রফতানি বাণিজ্য সমুন্নত রাখা দরকার।এ লক্ষ্যে আগের প্রজ্ঞাপনে দেওয়া সুবিধার আওতায় ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রদেয় কিস্তির ন্যূনতম ২৫ শতাংশ ডিসেম্বর মাসের শেষ কর্মদিবসের মধ্যে পরিশোধ করলে তা বিরূপমানে শ্রেণীকরণ করা যাবে না। এ ক্ষেত্রে ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রদেয় কিস্তির অবশিষ্টাংশ বিদ্যমান মেয়াদ শেষ হওয়ার পরবর্তী এক বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। এছাড়া অন্যান্য কিস্তি যথাসময়ে পরিশোধ করতে হবে।এতে আরো বলা হয়েছে আগের নির্দেশনা অনুযায়ী ঋণের বিপরীতে ইতিমধ্যে আদায়কৃত অর্থ এ প্রজ্ঞাপনের নির্দেশনা পরিপালনের ক্ষেত্রেও আদায় হিসেবে বিবেচনা করা যাবে। সুবিধাপ্রাপ্ত ঋণের ওপর আরোপিত সুদ আয় খাতে স্থানান্তরকরণ এবং উক্ত ঋণের বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণের বিষয়ে পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/981.csv b/Bangla_fin_news_articles/981.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..92872cb10f3266dc2b803cb597c8db09fab47d2a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/981.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +981,ইউনিভার্সেল নার্সিং কলেজ এবং ওয়েস্টার্ন সিডনি ইউনিভার্সিটির দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত,2021-08-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বিশ্বে নার্সিং শিক্ষায় শীর্ষ ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম অষ্ট্রেলিয়ার ওয়েস্টার্ন সিডনি ইউনিভার্সিটির সাথে রাজধানীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ইউনিভার্সেল নার্সিং কলেজের দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।শুক্রবার একাডেমিক ও সায়েন্টিফিক গবেষণা ছাত্রছাত্রীদের স্কলারশিপসহ উচ্চতর শিক্ষায় সুযোগ বিষয়ক এই দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।ভার্চুয়ালি চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চেয়ারম্যান প্রীতি চক্রবর্ত্তী ভাইস চেয়ারম্যান প্রকৌশলী দিলীপ কুমার পাল ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ আশীষ কুমার চক্রবর্র্ত্তী গবেষণা প্রধান অধ্যাপক ডাঃ রিদওয়ানুর রাহমান উপদেষ্টা ডাঃ জাফর উল্লাহ ইউনিভার্সে নার্সিং কলেজের অধ্যক্ষ এন্থোনিয়া ডি কস্তা হেড অব হিউম্যান রিসোর্স ফয়সাল উদ্দিন এবং ওয়েষ্টার্ন সিডনি ইউনিভার্সিটি অষ্ট্রেলিয়ার ভাইস চ্যান্সেলর এন্ড প্রেসিডেন্ট প্রফেসর বার্নে গ্লোভার এও ডেপুটি ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডেবরাহ সোয়েনে প্রো ভাইস চ্যান্সেলর গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট প্রফেসর ইচেন লান ডিন স্কুল অব নার্সিং এন্ড মিডওয়াইফারি প্রফেসর ডেবরাহ হ্যাচার ডেপুটি ডিন লিয়্যান্ হিটন এসোসিয়েট ডিন ইন্টারন্যাশনাল এন্ড এনগেজমেন্ট ক্যাথ পিটারস।এই চুক্তি বাংলাদেশে নার্সিংয়ে উচ্চতর শিক্ষায় যুগান্তকারী অবদান রাখবে প্রতিষ্ঠনটির কর্মকর্তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/982.csv b/Bangla_fin_news_articles/982.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..61021abdca19db6e62bb891ed1a6734fa5f5f74e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/982.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +982,বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বাপার মতবিনিময় সভা,2021-08-28,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব এমিউজম্যান্ট পার্কস এন্ড এট্রাকশনসের বাপা প্রতিনিধিগণের সঙ্গে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী এবং সচিবের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার ২৮ আগস্ট এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সংগঠনটি এ মতবিনিময় সভার তথ্য জানায়। সভার শুরুতে বাপার সভাপতি শাহরিয়ার কামাল বর্তমান প্রক্ষাপটে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের এসওপি ও সব স্বাস্থ্যবিধি মেনে কিভাবে পার্ক পরিচালনা করা হচ্ছে সে ব্যাপারে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষে প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী এবং মন্ত্রণালয়কে অবহিত করেন।এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন যেহেতু এই খাতে প্রচুর বিনিয়োগ রয়েছে এবং অনেক লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে সেজন্য বর্তমান সরকার এই খাতটির ব্যাপারে খুবই আশাবাদী এবং যে কোনো ধরনের সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছেন।বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে দেশে অবস্থিত বিনোদন পার্কের চলমান সঙ্কট কাঠিয়ে উঠতে এবং স্বঅবস্থায় ফিরে আসার স্বার্থে প্রতিমন্ত্রীর নিকট বাপা প্রতিনিধিরা বিভিন্ন প্রস্তাবনাসমূহ তুলে ধরেন। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য প্রস্তাবনাসমূহ হল১. বিনোদন পার্ক থিম পার্কসমূহ পর্যটন শিল্পের অর্ন্তভুক্ত হওয়ায় এই খাতটিকে শিল্প হিসাবে ঘোষিত সুযোগ সুবিধা পাওয়ার ব্যবস্থা করা।২. আগামী ৩ বছরের জন্য বিনোদন পার্কের ওপর করপোরেট ট্যাক্স ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্কসহ অন্যান্য কর মওকুফ করা। অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে পর্যটক ও দর্শনার্থীদের বিনোদন সেবা দেওয়া।৩. বিনোদন পার্কসমূহকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে সরকার কর্তৃক ঘোষিত বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় বিনোদন পার্কসমূহকে অন্তর্ভুক্ত করা।৪. আগামী ৩ বছর নতুন বিনোদন পার্ক নির্মাণ ও বর্তমান স্থাপনার সংযোজনার জন্য আমদানিকরা বিভিন্ন রাইডসহ অন্যান্য যন্ত্রপাতিতে মূসক ও শুল্ক কর মুক্ত আমদানীর সুযোগ দেওয়া।৫. ভবিষ্যতে করোনা ভাইরাস রোধে অন্যান্য অনিয়ন্ত্রিত পর্যটন স্থানের যেমন কক্সবাজার কুয়াকাটা রাঙামাটি সাঙ্গে তুলনা করে বিনোদন পার্কসমূহকে বন্ধ না করে দেওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া।৬. বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় কর্তৃক জনপ্রিয় থিম ও এমিউজমেন্ট পার্কসমূহ দেশিবিদেশি পর্যটকদের মধ্যে তুলে ধরার লক্ষে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া।৭. দেশের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত বিনোদন পার্ক সমূহে আগত দর্শণার্থীদের বিশেষ নিরাপত্তার জন্য টুরিস্ট পুলিশের ব্যবস্থা করা।৮. অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিনোদন পার্কসমূহে কর্মরত সকল কর্মকর্তাকর্মচারীদের জন্য করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিনের ব্যবস্থা করা।৯. ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিক কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের আর্থিক অনুদান দেওয়া।১০. আগামী ৩ বছরের জন্য সমস্ত লাইসেন্স ফি মওকুফ করা।১১. গত ২ বছরের যে সময়গুলো বিনোদন পার্কসমূহ বন্ধ ছিল সে সব মাসের বিদ্যুৎ বিল মওকুফ করা।প্রস্তাবনাসমূহ বিবেচনা করার জন্য প্রতিমন্ত্রী ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বাপা প্রতিনিধিদের আশ্বস্ত করেছেন।সভায় উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন অতিরিক্ত সচিব জনেন্দ্র নাথ সরকার ও বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব এমিউজম্যান্ট পার্কস এন্ড এট্রাকশনসের সভাপতি শাহরিয়ার কামাল সাধারণ সম্পাদক প্রবীর কুমার সাহা ও সমন্বয়ক অনুপ কুমার সরকার।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/983.csv b/Bangla_fin_news_articles/983.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5c41307dcb5e0297b126bc0631f49e453404d727 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/983.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +983,ঢাকা রিজেন্সি প্রিমিয়ার ক্লাবে বছরজুড়ে ছাড়,2021-08-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সদস্যদের জন্য আকর্ষণীয় অফার প্যাকেজের ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা রিজেন্সি প্রিমিয়ার ক্লাব। ক্লাবের মেম্বাররা বছরজুড়ে ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টএর সকল আউটলেটে পাবেন গিফট ভাউচার ও ডিসকাউন্ট।এর মধ্যে থাকছে গ্র্যান্ডিওস রেস্তোরাঁয় খাবারে ৫০ শতাংশ পানীয়তে ২০ শতাংশ স্ন্যাকসএ ২০ শতাংশ কফি লাউঞ্জে কফিতে ২০ শতাংশ বাবল ফ্লেভার লাউঞ্জে খাবারে ১০ শতাংশ জিমের মেম্বারশিপে ৪০ শতাংশ জুভেনেক্স স্পা এবং সেলুনে সবগুলো ট্রিটমেন্ট ও সার্ভিসে ৩০ শতাংশ ছাড় এবং হোটেলের উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠানে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে অংশগ্রহণের সুযোগ। অফার প্যাকেজের ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা রিজেন্সি প্রিমিয়ার ক্লাব ...এ ছাড়াও সদস্যরা ডিসকাউন্টের পাশাপাশি স্বাস্থ্যচিকিৎসা সেবা লাইফস্টাইল পণ্য ও ভ্রমণের পাশাপাশি অনেক দেশিবিদেশি হোটেল ও রিসোর্টের পরিষেবার মূল্যের ওপর বিশেষ সুবিধা পাবেন। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন ..ওয়েবসাইটে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/984.csv b/Bangla_fin_news_articles/984.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6c82ef25b4715f4f59c365d15ed773a1ff72f122 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/984.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +984,মূল্যস্ফীতির চাপে বিশ্ব অর্থনীতি,2021-08-27,সাইদুল ইসলাম,বিশ্বব্যাপী চলা করোনা মহামারির মধ্যে দেশগুলোর অর্থনীতি তীব্র চাপের মধ্যে পড়েছে। উত্পাদন কমে যাওয়াসহ নানা উপসর্গে ভুগছে বিশ্ব অর্থনীতি। তবে এশিয়া থেকে আমেরিকা এমনকি ইউরোপের দেশগুলো এখন ধুঁকছে উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়।তবে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের দেশগুলোর চাইতে এশিয়ার দেশগুলোতে এখন পর্যন্ত মূল্যস্ফীতির অবস্থা কিছুটা ভালো। মূলত বিশ্ববাজারে নিত্যপণ্যসহ নানা ভোগ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ার ফলে অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে বলে বিশ্বব্যাংক আইএমএফ এবং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের বিভিন্ন প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। বিশ্ব অর্থনীতিতে জোগানের তুলনায় চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় সাধারণত মূল্যস্ফীতি হয়ে থাকে। বিশেষ করে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি পণ্যমূল্য বৃদ্ধির ফলে কর্মচারীদের বেতনভাতা বেড়ে যাওয়ার ফলে মুল্যস্ফীতি দেখা যায়। এছাড়া বাজারে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে গেলে উদ্যোক্তারা চাপের মুখে কর্মচারীদের বেতন বাড়িয়ে দেন।এজন্য উদ্যোক্তারা উত্পাদিত পণ্যমূল্য বাড়িয়ে দিলে মূল্যস্ফীতি বাড়ে। অর্থনীতিবিদরা বলছে বাংলাদেশের আমদানি নির্ভরতা বেড়ে যাওয়ার ফলে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। আর সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়াই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ার কারণ। গড় মূল্যস্ফীতি আগের বছরের চেয়ে বেড়েছে ..ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর এ বিষয়ে বলেন ২০১৪১৫ অর্থবছরের পর থেকে বাংলাদেশ খাদ্য বিশেষ করে চাল এবং গমের আমদানি বাড়িয়েছে। এ অর্থবছরে খাদ্য আমদানিতে বাংলাদেশের নির্ভরতা ছিল ৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ। গত অর্থবছরে এ আমদানির হার এসে দাঁড়িয়েছে ১৭ দশমিক ৮০ শতাংশ। এর ফলে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। এর সঙ্গে মূল্যস্ফীতিও বেড়েছে।প্রায় দুই বছর ধরে চলা করোনা মহামারির মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতির ১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। বিশ্বব্যাংকের তথ্যানুযয়ী গত জুলাইতে এটি ছিল ৫ দশমিক চার শতাংশ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে খাদ্যপণ্যের মূল্য। এর বাইরে জ্বালানি হাউজিং এবং বস্ত্রখাতে ব্যয় বেড়ে যাওয়ার কারণে সেখানকার মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। চিকিৎসাখাতেও এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের খরচ বেড়েছে। এসব কারণে দেশটিকে অর্থনীতিতে প্রচুর অর্থ জোগান দিতে হয়েছে। যেটি মুদ্রাস্ফীতিকে উসকে দিয়েছে। এদিকে এশিয়ার দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি বাড়লেও এখানকার পরিস্থিতি তেমন খারাপ নয়। তবে বাংলাদেশ এবং ভারতসহ কয়েকটি দেশে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় মূল্যস্ফীতিও বেড়েছে। তবে ভারতের মূল্যস্ফীতিতে জ্বালানির দাম বৃদ্ধি বেশ ভূমিকা রেখেছে। বর্তমানে দেশটিতে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ২ শতাংশে। এশিয়ার অপরাপর যেসব দেশে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে পাকিস্তান শ্রীলঙ্কা কম্বোডিয়া ভিয়েতনাম সিঙ্গাপুর মিয়ানমার প্রভৃতি। আয় হ্রাসকালে মূল্যস্ফীতির থাবা ...অপরদিকে ইউরোপের দেশগুলোতে চলতি সময়ে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে দুই শতাংশের ওপরে। গত এপ্রিলে দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতির হার ছিল দুই শতাংশ। অথচ এক বছর আগে এই হার ছিল মাত্র শূন্য দশমিক ছয় শতাংশ। গ্রিস মাল্টা এবং পর্তুগালে মূল্যস্ফীতির হার কম থাকলেও হাঙ্গেরি পোল্যান্ড এবং লুক্সেমবার্গে এই হার পাঁচ শতাংশের ওপরে। এছাড়া ফ্রান্স জার্মানি ইতালি স্পেন প্রভৃতি দেশের মূল্যস্ফীতির হারও ঊর্ধ্বমুখী।শুধু এশিয়া ইউরোপ কিংবা যুক্তরাষ্ট্র নয় অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের মূল্যস্ফীতিও গত এক বছরে বেশ বেড়েছে। বিশ্ব অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন করোনা মহামারির মধ্যে সারা বিশ্বের পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থায় মারাত্মক বিঘ্ন ঘটেছে।কার্গো বিমান এ সময় বন্ধ ছিল। এছাড়া মধ্যখানে সুয়েজ খাল বন্ধ থাকার কারণে সরবরাহব্যবস্থা ব্যাহত হয়েছে। যার ফলে পৃথিবীব্যাপী খাদ্য ও নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে।ইত্তেফাকএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/985.csv b/Bangla_fin_news_articles/985.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b4fb8613570a3d5d712722a51a5eb883832690a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/985.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +985,ইভ্যালিতে যমুনা গ্রুপের বিনিয়োগে অনিশ্চয়তা,2021-08-26,অনলাইন ডেস্ক,ইভ্যালিতে বিনিয়োগের বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি যমুনা গ্রুপ। ইকমার্স প্রতিষ্ঠানটিতে বিনিয়োগের পূর্বে গ্রাহকদের ও পণ্য সরবরাহকারীদের পাওনা বা দায় দেনা নির্ধারণের লক্ষ্যে যমুনা গ্রুপের উদ্যোগে অডিট চলছে। অডিট শেষ হলেই জানা যাবে শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ যমুনা গ্রুপ ইভ্যালিতে বিনিয়োগ করবে কিনা।বৃহস্পতিবার ২৬ আগস্ট রাতে যমুনা গ্রুপের মার্কেটিং সেলস এন্ড অপারেশনস পরিচালক ডক্টর মোহাম্মদ আলমগীর আলম ইত্তেফাক অনলাইনকে এসব কথা জানান। তিনি বলেন ইভ্যালিতে যমুনা গ্রুপের যেহেতু এখনো অডিট কার্যক্রম শেষ হয় নি ও অডিটের চূড়ান্ত রিপোর্ট যমুনা গ্রুপের হাতে এখনো আসেনি তাই এখনই কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আমরা নিতে পারছি না। অডিট শেষ হলে যথাসময়ে যমুনা গ্রুপ তার বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত ও বিস্তারিত কর্মপদ্ধতি মিডিয়ার সামনে প্রকাশ করবে। এরআগে গত ২৭ জুলাই এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যমুনা গ্রুপ ইভ্যালিতে এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে। এমন বিনিয়োগকে স্বাগত জানিয়ে ওইদিন ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল বলেন একটি দেশীয় উদ্যোগ হিসেবে আমাদের পাশে আরেকটি দেশীয় প্রতিষ্ঠানকে পেয়ে আমরা সত্যিই আনন্দিত। যমুনার এই বিনিয়োগ ধারাবাহিক বিনিয়োগের অংশ এবং পরবর্তী ধাপেও তাদের বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। এই বিনিয়োগ ইভ্যালির ভবিষ্যৎ উন্নয়ন এবং ব্যবসার পরিধি বৃদ্ধিতে ব্যয় করা হবে। ডক্টর মোহাম্মদ আলমগীর আলম আরও জানান আমরা শুনেছি একটি গণমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালিতে কোনো বিনিয়োগ করবে না যমুনা গ্রুপ। আসলে তথ্যটি সঠিক নয়। কারণ এখন আমাদের অডিট চলছে। যার ফলাফল এখনও আমাদের হাতে আসেনি। অডিট কার্যক্রম শেষ হলেই আমরা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবো।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/986.csv b/Bangla_fin_news_articles/986.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5c2ffbb48ada7cb0b774a236b00a4e3df86e3060 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/986.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +986,ইঅরেঞ্জের চেয়ারম্যান ও এমডির ব্যাংক হিসাব তলব,2021-08-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অনলাইন শপিং প্রতিষ্ঠান ইঅরেঞ্জের চেয়ারম্যান সোনিয়া মেহজাবিন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি মাসুকুর রহমানের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ।বৃহস্পতিবার ব্যাংকগুলোতে চিঠি দিয়ে তাদের লেনদেনসহ যাবতীয় তথ্য আগামী পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে পাঠাতে বলা হয়েছে।এদিকে রাজধানীর গুলশানে ইঅরেঞ্জ অনলাইন শপিং প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে ১৩ লাখ টাকার ভ্যাট ফাঁকির প্রমাণ পেয়েছেন ভ্যাট গোয়েন্দারা। এরপর প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার ভ্যাট আইনে মামলা করা হয়েছে। ভ্যাট নিরীক্ষা গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মইনুল খান জানান ইঅরেঞ্জের বিরুদ্ধে রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ পেয়ে গত ৮ জুন ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরের উপপরিচালক তানভীর আহমেদের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ইঅরেঞ্জের সত্ত্বাধিকারী সোনিয়া মেহজাবিন ভ্যাট সম্পর্কিত কাগজপত্র উপস্থাপন করেন। এছাড়া প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন স্থানে তল্লাশি করে হিসাব বিবরণী জব্দ করা হয়।অভিযানে দেখা যায় ইঅরেঞ্জ অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করলেও প্রাপ্ত কমিশনের ওপর ভ্যাট ঠিকভাবে দেয়নি। একটি নির্দিষ্ট সময়ে ২৪৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকার বেশি সেবা ও পণ্য কিনেছে প্রতিষ্ঠানটি। বিক্রি করেছে ২৪৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকার বেশি। ওই বিক্রির ওপর ইঅরেঞ্জ ৩ কোটি ৮৭ লাখ ৯৮ হাজার ৪৯৫ টাকা কমিশন পেয়েছে। কমিশনের ওপর ৫ শতাংশ হারে ভ্যাটের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৯ লাখ ৩৯ হাজার ৯২৪ টাকা। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি পরিশোধ করেছে মাত্র ৬ লাখ ২৩ হাজার ৭৬৭ টাকা। অনলাইন শপিং প্রতিষ্ঠানটি বিক্রির প্রকৃত তথ্য গোপন করেছে। এতে মোট ১৩ লাখ ১৬ হাজার ১৫৮ টাকার ভ্যাট ফাঁকি হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মামলার প্রতিবেদন ঢাকা উত্তরের কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের সার্বিক কার্যক্রমে আরও নজরদারি ও তদন্ত করার জন্যও অনুরোধ করা হয়েছে।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/987.csv b/Bangla_fin_news_articles/987.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6ca7b427457d55409ec8732036b844523f32dfe7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/987.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +987,‘সুবিধা’ বাতিল হলো ক্রেডিট কার্ডের,2021-08-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধের বিশেষ ছাড় প্রত্যাহার করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে বিধিনিষেধের লকডাউন সময় এ ছাড় দেয়া হয়েছিল। একই সঙ্গে মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় এমএফএস ব্যক্তি পর্যায়ে সর্বোচ্চ মাসিক লেনদেনের সীমা দুই লাখ অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।বুধবার ২৫ আগস্ট কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়ে সার্কুলার জারি করেছে।সার্কুলারে ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধ এবং মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস এমএফএস প্রোভাইডারের ব্যক্তি হতে ব্যক্তি পিটুপি লেনদেন সম্পর্কিত নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্কুলারে বলা হয়েছে ইতিমধ্যে স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন সাপেক্ষে দোকানপাট ও শপিংমল খোলাসহ গণপরিবহন ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। তাই ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধের মেয়াদ লেট পেমেন্ট ফি ও সুদ সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার করা হয়েছে। ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের ২০১০ সালের ২৪ শে সেপ্টেম্বর নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে।নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধের জন্য নির্ধারিত সর্বশেষ তারিখের অব্যবহিত পরের দিন হতে ক্রেডিট কার্ডের অপরিশোধিত বিলের ওপর সুদ বা মুনাফা আরোপযোগ্য হবে। এক্ষেত্রে কোনোভাবেই লেনদেনের তারিখ হতে সুদ আরোপ করা যাবে না। বিলম্বে পরিশোধিত কোনো বিলের বিপরীতে বিলম্ব ফি একবারের বেশি আদায় করা যাবে না। সার্কুলারে এমএফএস প্রোভাইডারের ব্যক্তি হতে ব্যক্তি পিটুপি লেনদেনের নতুন নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এখন থেকে ব্যক্তি হতে ব্যক্তি পিটুপি লেনদেনের সর্বোচ্চ মাসিক সীমা দুই লাখ টাকা বহাল থাকবে। এ লেনদেনের চার্জ সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ব্যবসায়িক নীতি অনুসারে চলবে। আগে পিটুপি মাসিক লেনদেন সর্বোচ্চ ৭৫ হাজার টাকা ছিল।বিধিনিষেধ চলাকালে ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধ না করলেও লেট পেমেন্ট ফি আরোপে নিষেধাজ্ঞা ছিল। পাশাপাশি বকেয়া বিল নিষেধাজ্ঞা স্থগিত হওয়ার পর পাঁচ কর্মদিবস পর্যন্ত পরিশোধের সুযোগ পেতেন গ্রাহক। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় বিল পরিশোধের মেয়াদ লেট পেমেন্ট ফি ও সুদ সংক্রান্ত বিশেষ সুবিধার নির্দেশনা প্রত্যাহার করা হলো।ইত্তেফাকএনএ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/988.csv b/Bangla_fin_news_articles/988.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..641dd9c30c30afb23de272c4b2ce080a98e02e3b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/988.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +988,খুলনা সিটি করর্পোরেশনের বাজেট ঘোষণা,2021-08-26,খুলনা অফিস,খুলনা সিটি কর্পোরেশনের কেসিসি ২০২১২২ অর্থ বছরের ৬০৮ কোটি ২ লাখ ৫৬ হাজার টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ২৬ আগস্ট দুপুরে কেসিসির শহীদ আলতাফ মিলনায়তনে সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক এই বাজেট ঘোষণা করেন।প্রস্তাবিত এ বাজেটের রাজস্ব ব্যয় ধরা হয়েছে ১৯৮ কোটি ৮৫ লাখ ৯৩ হাজার টাকা এবং উন্নয়ন খাতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪০৯ কোটি ১৬ লাখ ৬৩ হাজার টাকা।গত ২০২০২১ অর্থ বছরে বাজেটের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫০৪ কোটি ৩১ লাখ ২২ হাজার টাকা। সংশোধিত বাজেটে এর আকার দাঁড়িয়েছে ৩৬৯ কোটি ১৯ লাখ ২৬হাজার টাকা। লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের হার ৭৩.২০ শতাংশ। ঘোষিত বাজেটকে উন্নয়নমুখী বাজেট উল্লেখ করে সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন এ বাজেটে নতুন কোনো করারোপ করা হয়নি। বকেয়া পৌরকর আদায় নবনির্মিত সকল স্থাপনার ওপর প্রচলিত নিয়মে কর ধার্য এবং নিজস্ব আয়ের উৎস সম্প্রসারণ যেমনমার্কেট দোকানঘর আয়বর্ধক স্থাপনা নির্মাণ ও করপোরেশন সীমানা সম্প্রসারণের মাধ্যমে করপোরেশনের আয় বৃদ্ধির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।বাজেট ঘোষণা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কেসিসির অর্থ ও সংস্থাপন কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর শেখ মো. গাউসুল আজম। এ সময় কেসিসির কাউন্সিলর ও কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।ইত্তেফাকএসজেড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/989.csv b/Bangla_fin_news_articles/989.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..296cee8d34b191cd4293fbe9ae1fb97c223a5b93 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/989.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +989,শোক দিবসে ইউসেপ বাংলাদেশের ভার্চুয়াল আলোচনা সভা,2021-08-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে ভার্চুয়াল আলোচনা সভার আয়োজন করে সুবিধা বঞ্চিত শিশু কিশোরদের শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান ইউসেপ বাংলাদেশ।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক কে এম তারিকুল ইসলাম। ইউসেপ বংলাদেশের চেয়ারপারসন পারভীন মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সূচনা বক্তব্য প্রদান করেন ইউসেপ বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক মোঃ আবদুল করিম।বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের স্বরন করে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক বলেন ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট রাতের হত্যাকান্ড বাঙালি জাতির ইতিহাসের কলঙ্কময় ও ঘৃণ্যতম অধ্যায়। জাতির পিতা বাংলাদেশের দরিদ্র ও সুবিধা বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর জীবিকার মান উন্নয়নে ইউসেপ প্রতিষ্ঠাতা নিউজিল্যান্ডের লিন্ডসে এ্যালান চেইনীর মাধ্যমে সুবিধা বঞ্চিত শিশু কিশোরদের দক্ষতা উন্নয়ন ও শোভন কর্মসূচি নিশ্চিত করেছেন।বিশেষ অতিথির বক্তব্যে কে এম তরিকুল ইসলাম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছে বিধায় ইউসেপ বাংলাদেশের প্রশংসা করেন।মিসেস পারভীন মাহমুদ বলেন জাতির পিতার হত্যাকারীরা তাঁর দারিদ্র্য ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশের স্বপ্নকে ধ্বংস করতে পারেনি। ইউসেপ বাংলাদেশ জন্ম থেকেই শিক্ষা ও কারিগরি দক্ষতা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বাংলাদেশের সুবিধাবি তদের জীবন মান উন্নয়নের জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে আসছে।অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ইউসেপ বংলাদেশের ভাইস চেয়ারপরসন উজমা চৌধুরী সদস্য এ মতিন চৌধুরী এবং জিতেন্দ্র লাল ভৌমিকসহ প্রমুখ।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/99.csv b/Bangla_fin_news_articles/99.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e7e570d474d0eee46598e460ffc6e6d0ae4f7a49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/99.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +99,ফের এলপি গ্যাসের দাম বাড়লো,2022-07-03,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজির তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১২ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন বিইআরসি। রবিবার ৩ জুলাই বিকেলে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। দাম বাড়ানোর ফলে প্রতি সিলিন্ডারের দাম দাঁড়াচ্ছে ১ হাজার ২৫৪ টাকা। নতুন দাম আজ থেকেই কার্যকর হচ্ছে। এর আগে ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ছিল ১ হাজার ২৪২ টাকা। ... ঈদের আগে পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলবে না ... ঈদের আগে পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলবে না ...ঈদের আগে পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলবে না উল্লেখ্য চলতি বছরের জানুয়ারিতে ৫০ টাকা কমিয়ে এলপিজির দাম ১ হাজার ১৭৮ টাকা নির্ধারণ করে সরকার। ফেব্রুয়ারি মাসে ৬২ টাকা দাম বাড়ানো হয়। মার্চ মাসে তা বাড়িয়ে ১ হাজার ৩৯১ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এপ্রিল মাসে আরও ৪৮ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৩৯ টাকা দাম নির্ধারণ করা হয়। মে মাসে তা ১০৪ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৩৩৫ টাকা করা হয়। ২ জুন ১২ কেজির প্রতিটি এলপি গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ৯৩ টাকা কমানো হয়। ফলে প্রতি সিলিন্ডারের দাম দাঁড়ায় ১ হাজার ২৪২ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/990.csv b/Bangla_fin_news_articles/990.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..58523ecc66106ddacbb14514c40253176a016a87 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/990.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +990,ইভ্যালির এমডিচেয়ারম্যানের ব্যাংক হিসাব চেয়েছে বিএফআইইউ,2021-08-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল এবং চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের নামে পরিচালিত সব ধরনের অ্যাকাউন্টের তথ্য চেয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ। বুধবার ২৫ আগস্ট ব্যাংকগুলোকে এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে বিএফআইইউ।একই সঙ্গে ইভ্যালির ৫০ লাখ টাকা বা তার বেশি লেনদেনের চেক বা রশিদের কপিও চেয়েছে সংস্থাটি। চিঠি পাওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণে থাকা বিএফআইইউতে পাঠাতে হবে।চিঠিতে বলা হয়েছে ইভ্যালি ডটকমর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল এবং চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের নামে পরিচালিত সব ধরনের অ্যাকাউন্টের তথ্য পাঠাতে হবে। ২০২০ সাল থেকে তাদের হালনাগাদ লেনদেন বিবরণী ৫০ লাখ টাকা বা তদূর্ধ্ব জমা ও উত্তোলনের ক্ষেত্রে জমা রশিদ বা চেকের কপি ওয়াকইন কাস্টমারের ছবিযুক্ত আইডিসহ পাঠাতে হবে। এসব হিসাবের নমিনির তথ্য এবং নমিনিদের নামে কোনও অ্যাকাউন্ট পরিচালিত হলে তাও জানাতে বলা হয়েছে। তাদের নামে এফডিআর ঋণ হিসাব এলসি থাকলে সব ধরনের কাগজপত্রসহ তথ্য দিতে হবে। হিসাব খোলার ফরম কেওয়াইসি প্রোফাইল টিপি ও এ সংশ্লিষ্ট সব ধরনের দলিল পাঠাতে হবে। ....প্রসঙ্গত এর আগে গত বছরের আগস্টের ২৭ তারিখে ইভ্যালি এবং প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও এমডির ব্যাংক অ্যাকাউন্টে লেনদেন এক মাসের জন্য স্থগিত করেছিল।এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক পরিদর্শনে উঠে আসে গত ১৪ মার্চ পর্যন্ত ক্রেতা ও সরবরাহকারীদের কাছে ইভ্যালির দায়ের পরিমাণ ৪০৩ কোটি টাকা। আর কোম্পানির চলতি সম্পদের মূল্য ৬৫ কোটি টাকা। ওই প্রতিবেদনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক উল্লেখ করে গ্রাহকদের কাছ থেকে ২১৪ কোটি টাকা আগাম নিয়ে পণ্য সরবরাহ করেনি প্রতিষ্ঠানটি।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/991.csv b/Bangla_fin_news_articles/991.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a73bf00991385c230fd402d8261ef22b374eeede --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/991.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +991,ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধে বিশেষ সুবিধা প্রত্যাহার,2021-08-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে বিধিনিষেধের লকডাউন সময় ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধে যে বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছিল তা প্রত্যাহার করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।বুধবার ২৫ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। প্রজ্ঞাপনে ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধ এবং মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস এমএফএস প্রোভাইডারের ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি পিটুপি লেনদেন সম্পর্কিত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ইতিমধ্যে স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন সাপেক্ষে দোকানপাট ও শপিংমল খোলাসহ গণপরিবহন চালু করা হয়েছে। তাই ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধের মেয়াদ লেট পেমেন্ট ফি ও সুদসংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার করা হয়েছে। ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের ২০১০ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে।নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধের জন্য নির্ধারিত সর্বশেষ তারিখের অব্যবহিত পরের দিন থেকে ক্রেডিট কার্ডের অপরিশোধিত বিলের ওপর সুদ বা মুনাফা আরোপযোগ্য হবে। এক্ষেত্রে কোনোভাবেই লেনদেনের তারিখ থেকে সুদ আরোপ করা যাবে না। বিলম্বে পরিশোধিত কোনো বিলের বিপরীতে বিলম্ব ফি এক বারের বেশি আদায় করা যাবে না। প্রজ্ঞাপনে এমএফএস প্রোভাইডারের ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি পিটুপি লেনদেনের নতুন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি পিটুপি লেনদেনের সর্বোচ্চ মাসিক সীমা ২ লাখ টাকা বহাল থাকবে। এ লেনদেনের চার্জ সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ব্যবসায়িক নীতি অনুসারে চলবে। আগে পিটুপি মাসিক লেনদেন সর্বোচ্চ ৭৫ হাজার টাকা ছিল।ইত্তেফাকএমএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/992.csv b/Bangla_fin_news_articles/992.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..40c55f65f13acba922bf10e91a2133d7432bb704 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/992.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +992,ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে কাজী এন্টারপ্রাইজেস,2021-08-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইসরায়েলের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে কাজী এন্টারপ্রাইজেস লিমিটেড। হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে অনুদান প্রদান করেছে প্রতিষ্ঠানটি।সম্প্রতি রাজধানীর বারিধারায় অবস্থিত ফিলিস্তিন দূতাবাসে কাজী এন্টারপ্রাইজেস লিমিটেডের পক্ষ থেকে সিনিয়র ব্র্যান্ড ম্যানেজার ইশতিয়াক নাহিদ এবং ব্র্যান্ড ম্যানেজার নাহিদা বেগম ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউছুপ এস ওয়াই রামাদ্বানের হাতে এই অনুদান তুলে দেন।মূলত ফিলিস্তিনের জনগণের পাশে দাঁড়াতে কাজী এন্টারপ্রাইজেস লিমিটেড একটি ক্যাম্পেইনের আয়োজন করে। সেই ক্যাম্পেইনে বিক্রয়কৃত যেকোনো পণ্যের বিক্রয়লব্ধ অর্থের ৫ এবং কাজী এন্টারপ্রাইজেস লিমিটেডএর পক্ষ থেকে সমান অংকের টাকা অর্থাৎ মোট ১০ অর্থ পৌঁছে দেয়া হলো ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের কাছে।বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ও জনগনের পাশে দাঁড়াতে পেরে কাজী এন্টারপ্রাইজেস লিমিটেড গর্বিত। তারা বিশ্বাস করে এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা এই বন্ধনকে আরও দৃঢ় করবে। সেই সাথে কাজী এন্টারপ্রাইজেস লিমিটেড ধন্যবাদ জানিয়েছে তাদের সকল ভোক্তা ও শুভানুধ্যায়ীদের যারা এই প্রচেষ্টাকে সফল ও সার্থক করে তুলেছেন। দীর্ঘ ২০ বছরের পথচলায় যে আস্থা ও ভালোবাসা তাঁরা দিয়েছেন তার জন্য কাজী এন্টারপ্রাইজেস লিমিটেড কৃতজ্ঞ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/993.csv b/Bangla_fin_news_articles/993.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b5c25842e1dc128eb43bc7f3b487606e3def4ee5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/993.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +993,এনবিআরকে ফেসবুকগুগলের ভ্যাটের তথ্য দিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশ,2021-08-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের অনুমোদিত ব্যাংকগুলোকে গুগল ফেসবুক অ্যামাজন মাইক্রোসফটসহ এ ধরনের অনাবাসী সেবা প্রতিষ্ঠান থেকে কর্তন করা ভ্যাট বা মূসক বিবরণীর তথ্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।এনবিআরের চাহিদার প্রেক্ষিতে আজ বুধবার ২৫ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে ব্যাংকগুলোকে পাঠিয়েছে।সার্কুলারে বলা হয়েছে গত ২৪ জুন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে অনুষ্ঠিত সভায় অনাবাসী কর্তৃক সরবরাহকৃত সেবার বিপরীতে কর্তিত মূসকএর মাসিক হিসাব বিবরণী দাখিল করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। ওই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অনাবাসী ফেসবুক গুগল অ্যামাজনসহ এ ধরনের অনাবাসী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত সেবার বিপরীতে কর্তন করা মূসকএর প্রতি মাসের হিসাব বিবরণী পরবর্তী মাসের সাত দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এবং সংশ্লিষ্ট মূসক এজেন্টের কাছে পাঠাবে।এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক একটি রিপোর্ট ফরমেট তৈরি করেছে। অনাবাসী প্রতিষ্ঠানের সেবার বিপরীতে সাধারণ প্রাধিকারের আওতায় কিংবা বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ অনুমতি সাপেক্ষে বিদেশে পাঠানো অর্থের ওপর উৎসে কর্তিত মূসকের প্রতি মাসের হিসাব বিবরণী অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের মাধ্যমে পরবর্তী মাসের সাত দিনের মধ্যে সদস্য মূসক নীতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও সংশ্লিষ্ট মূসক এজেন্টের কাছে পাঠাতে নির্দেশ দিলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক।ইত্তেফাকআরকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/994.csv b/Bangla_fin_news_articles/994.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..61e5e621469cf5d6a5108249b08217586cd9413b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/994.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +994,চালচিনি ও ভোজ্য তেলের দাম ঠিক রাখতে বসছে মোবাইল কোর্ট,2021-08-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কয়েক দিন ধরে চাল চিনি ও ভোজ্য তেলের বাজার বেসামাল হয়ে পড়েছে। এসব পণ্যের বাজার নিয়ে চিন্তিত সরকার। এমন পরিস্থিতিতে নিত্যপণ্যের দাম বাড়া নিয়ে সরকারের অবস্থান পরিষ্কার করতে বুধবার ২৫ আগস্ট সংবাদ সম্মেলনে আসেন বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ।সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্য সচিব বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে তিনটি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়ায় বাংলাদেশে এর প্রভাব পড়েছে। তবে এ সুযোগে নিয়ে কোনো অসৎ ব্যবসায়ী মুনাফা করার জন্য অতিরিক্ত মজুদ করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি বলেন বাজারে জিনিসপত্রের সরবরাহের কোনো ঘাটতি নাই। কিন্তু যেসব জিনিস আমদানি নির্ভর সেসব জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে ব্যবসায়ীরা। আমদানি দাম বেড়েছে বলে তারাও দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। এখন থেকে আমদানি করতে যেটুকু দাম স্থানীয় বাজারে আনুপাতিক হারে যাতে সেটুকু পারে তার জন্য মন্ত্রণালয়ে কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা এ ব্যাপারে কঠোর মনিটরিং করবেন। কিন্তু এ সুযোগ নিয়ে যারা জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দেবে তাদের আইনের আওতায় আনার জন্য মোবাইল কোর্ট চালানো হবে।সচিব বলেন আমদানি মূল্য বেড়েছে শুধুমাত্র ভোজ্যতেল এবং চিনির। কিন্তু ব্যবসায়ীরা এ সুযোগে অনেক পণ্যের দামই বাড়িয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কঠোরভাবে বাজার মনিটরিং করছে। সাপ্লাই চেইন ঠিক থাকলে জিনিসপত্রের দাম বাড়বে না বলেও জানান বাণিজ্য সচিব। কারসাজি চক্রের কারণে চালের দাম বাড়ছে ....ছবি সংগৃহীতবাণিজ্য সচিব বলেন আমরা জেলা ও উপজেলা কমিটির ক্ষেত্র বিস্তৃত করব। প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বা স্বল্প আয়ের মানুষ তাদের কষ্ট লাঘবে আমরা টিসিবির অপারেশন গত বছরের তুলনায় আড়াই গুণ বাড়িয়েছি এবং টিসিবি আরও কয়েকটি পণ্য বিক্রয় করছে। আগামী মাস থেকে পেঁয়াজসহ আরও পণ্য বিক্রি শুরু হবে। আমরা সেখানেও আমদানি করছি। চালের বিষয়টি খাদ্য মন্ত্রণালয় দেখছেন জানিয়ে সচিব বলেন ইতোমধ্যে কিন্তু চাল আমদানির অনুমতি ও ২৫ শতাংশ ট্যাক্স কমানো হয়েছে। ৭ লাখ টানের বেশি আমরা অনুমতি দিয়েছি আশা করি চালের বাজারে দাম কমে আসবে। ভোজ্য তেল এবং চিনির বিষয়ে আলোচনা করেছি। এই দুটি পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে বাকিগুলো কমে গেছে। এটা আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে সেটার রিফ্লেকশন হবে তবে সেটা বাজারের নিয়মেই হবে। তার বেশি যাতে না হয় ব্যবসায়ীরা সেটার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।তিনি বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির সুযোগ নিয়ে কেউ যদি অন্যায়ভাবে ভোক্তাদের কষ্ট দেন বা অতি মুনাফা করেন মজুদ করে রাখে সে ক্ষেত্রে আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোবাইল কোর্ট ভোক্তা অধিকার প্রতিযোগিতা কমিশনসহ যারা আছেন তারাও সর্বত্র সতর্ক থাকবেন।ইত্তেফাককেএইচএএএম \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/995.csv b/Bangla_fin_news_articles/995.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2604bfd02dfd6d12d803adccce24bae5bf08320 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/995.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +995,চাঁপাইনবাবগঞ্জে অ্যাভোকাডো চাষে আগ্রহ বাড়ছে,2021-08-25,চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি ও শিবগঞ্জ সংবাদদাতা,গাড় সবুজ বর্ণের অ্যাভোকাডো দেখতে অনেকটা পেঁপের মতোই। মধ্য আমেরিকার এ ফল এখন বাংলাদেশেই ফলছে। পুষ্টিগুণ ও উচ্চমূল্য হওয়ার কারণে অনেকেই আগ্রহী হয়েছেন অ্যাভোকাডো চাষে।চাঁপাইনবাবগঞ্জের হর্টিকালচার সেন্টার বিদেশি এ ফলের চারাকলম তৈরিসহ চাষ সম্প্রসারণে উদ্যোগ নিয়েছে। হর্টিকালচার সেন্টারের সহকারী উদ্যান উন্নয়ন কর্মকর্তা শাহীন সালেহ উদ্দীন জানান বিদেশি ফল হওয়ায় একটু বাড়তি যত্ন নিতে হয় অ্যাভোক্যাডোর। তবে চাঁপাইনবাবগঞ্জের মাটিতে এর চাষের সম্ভাবনা রয়েছে। সেন্টারের উদ্যানতত্ববিদ মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ জানান বাণিজ্যিকভিত্তিতে চাষ করা ছাড়াও ছাদবাগানে এ ফল লাগানো সম্ভব।ইত্তেফাকএমআর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/996.csv b/Bangla_fin_news_articles/996.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bfb7d75474cc05acd2ed478096715e744effee1a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/996.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +996,১১ ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি ১৫ হাজার কোটি টাকা,2021-08-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারিবেসরকারিসহ সব ধরনের ব্যাংক যেসব ঋণ বিতরণ করে তার গুণমান বিবেচনায় নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ নিরাপত্তা সঞ্চিতি প্রভিশন হিসেবে জমা রাখতে হয়। কোনো ঋণ শেষ পর্যন্ত মন্দ খেলাপি ঋণে পরিণত হলে তাতে ব্যাংক যেন আর্থিকভাবে ঝুঁকিতে না পড়ে সেজন্য নিরাপত্তা সঞ্চিতি রাখার বিধান রয়েছে। তবে মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে চলতি বছরে ঋণ পরিশোধে শিথিলতার পরও বাড়ছে খেলাপি ঋণ বা মন্দ মানের ঋণ। এসব ঝুঁকিপূর্ণ ঋণের বিপরীতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা সঞ্চিতি প্রভিশন সংরক্ষণে ব্যর্থ হয়েছে ১১টি ব্যাংক। বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রয়োজনীয় প্রভিশন রাখতে ব্যর্থ হয়েছে ব্যাংকগুলো।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে প্রভিশন ঘাটতিতে থাকা ব্যাংকের তালিকায় রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক বেসিক ব্যাংক অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক। আর বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক ঢাকা ব্যাংক মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংক সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড। এছাড়া বিশেষায়িত বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকও রয়েছে এ তালিকায়। জুন মাস শেষে এসব বাণিজ্যিক ব্যাংক ১৪ হাজার ৮৭৮ কোটি ৮৩ লাখ টাকা প্রভিশন সংরক্ষণ বা নিরাপত্তা সঞ্চিতির ঘাটতিতে পড়েছে। ঈদবাজারে ১৪ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট ....তবে কোনো কোনো ব্যাংক প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত অর্থ নিরাপত্তা সঞ্চিতি হিসাবে রেখে দেওয়ায় সার্বিকভাবে ব্যাংক খাতে ঘাটতির পরিমাণ কিছুটা কমে গেছে। সার্বিকভাবে বাণিজ্যিক ব্যাংকে নিরাপত্তা সঞ্চিতির ঘাটতির পরিমাণ ৫ হাজার ৫৮৩ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের জুন প্রান্তিকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে এসব চিত্র উঠে এসেছে।গত জুন শেষে দেশে বিতরণ করা মোট ১১ লাখ ৩৯ হাজার ৭৭৬ কোটি টাকা ঋণের মধ্যে খেলাপি ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৯৮ হাজার ১৬৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা যা মার্চ শেষে ছিল ৯৪ হাজার ২৬৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা। হিসাব অনুযায়ী তিন মাসে খেলাপি বেড়েছে তিন হাজার ৮৯৯ কোটি ১২ লাখ টাকা।জুন শেষে খেলাপি ঋণের হার ছিল ৮ দশমিক ৬১ শতাংশ এবং গত মার্চে এ হার ছিল ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ। খেলাপির হার বেড়েছে ০ দশমিক ১৩ শতাংশ। আর ২০২০ সালের জুনে খেলাপি ঋণের হার ছিল ৯ দশমিক ১৬ শতাংশ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী ব্যাংকের নিয়মিত ঋণের বিপরীতে দশমিক ২৫ থেকে ৫ শতাংশ হারে ব্যাংকগুলোকে প্রভিশন রাখতে হয়। এরমধ্যে এসএমই বিপরীতে দশমিক ২৫ শতাংশ আর ক্রেডিট কার্ডে রাখতে হয় সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ। এছাড়া নিম্নমান বা সাব স্ট্যান্ডার্ড ঋণের বিপরীতে ২০ শতাংশ সন্দেহজনক ঋণের বিপরীতে ৫০ শতাংশ এবং মন্দ বা কুঋণের বিপরীতে ব্যাংকগুলোকে ১০০ শতাংশ প্রভিশন সংরক্ষণ করতে হয়। আলোচ্য সময়ে ১১ ব্যাংক প্রভিশন ঘাটতিতে রয়েছে। এরমধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংকের ঘাটতি ১১ হাজার ৪৯৪ কোটি টাকা। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মধ্যে জুন শেষে জনতা ব্যাংকের ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩৫১ কোটি ৩৬ লাখ টাকা বেসিক ব্যাংকের ৩ হাজার ৬৭১ কোটি ৭১ লাখ টাকা অগ্রণী ব্যাংকের ১ হাজার ৫২৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকা এবং রূপালী ব্যাংকের ৯৪৩ কোটি ৯৮ লাখ টাকা ঘাটতি রয়েছে।অন্যদিকে বেসরকারি ছয় ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি ৩ হাজার ৩৬২ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে জুন শেষে ন্যাশনাল ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৯৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের ৪৮২ কোটি ৪০ লাখ ঢাকা ব্যাংক ২০৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ১৫৯ কোটি ৬২ টাকা সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি ১৫ কোটি টাকা এবং স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ১০৩ কোটি ২২ লাখ টাকা প্রভিশন ঘাটতি রয়েছে। আর বিশেষায়িত বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২১ কোটি ৬ লাখ টাকা। ..জুন শেষে ব্যাংকিং খাতে প্রভিশন সংরক্ষণের প্রয়োজন ছিল ৭০ হাজার ৯৫১ কোটি টাকা। কিন্তু সংরক্ষণ করা হয়েছে ৬৫ হাজার ৩৬৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। ফলে সার্বিকভাবে নিরাপত্তা সঞ্চিতির ঘাটতি ৫ হাজার ৫৮২ কোটি ৭৯ লাখ টাকা।সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দীন আহমেদ বলেন এখন ব্যবসাবাণিজ্যের অবস্থা ভালো না। খেলাপিদের কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক বিভিন্ন সুবিধা দেওয়ার ফলে খেলাপি ঋণ বাড়ছে। সুবিধা দেওয়ার পর আবার কমিয়ে দেওয়ায়ও খেলাপি বাড়ার কারণ হতে পারে। তিনি বলেন খেলাপি কমাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে আরো তৎপর হতে হবে। একই সঙ্গে ঋণ আদায় বাড়ানোর পাশাপাশি ব্যাংক খাতকে আরো স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মধ্যে আনতে হবে।ইত্তেফাককেকে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/997.csv b/Bangla_fin_news_articles/997.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8386223a586237656567d18ee536ab51017a2bdc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/997.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +997,৯ ধাপ পেছালো চট্টগ্রাম বন্দর,2021-08-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা পরিস্থিতির মাঝেও চালু পুরোদমে চালু ছিল চট্টগ্রাম বন্দর। এরপরও গত বছরের অবস্থান নয় ধাপ পিছিয়ে ৬৭তম স্থানে বন্দরটি। লন্ডনভিত্তিক শিপিংবিষয়ক বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো সংবাদমাধ্যম লয়েডস লিস্টের তালিকা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।সোমবার ২৩ আগস্ট রাতে নিজেদের ওয়েবসাইটে এই তালিকা প্রকাশ করে লয়েডস। তাদের তালিকায় গত বছর ৬ ধাপ এগিয়ে ৫৮ তম স্থানে ছিল চট্টগ্রাম বন্দর। অথচ এ বছরের ব্যবধানে বন্দরটি এখন ৬৭তম অবস্থানে। তালিকার শীর্ষে স্থানে রয়েছে চীনের সাংহাই এবং দ্বিতীয় স্থানে সিঙ্গাপুর বন্দর। কনটেইনার পরিবহনের বৈশ্বিক তালিকায় নয় ধাপ পিছিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর প্রথম আলো ...লয়েডস বলছে গত বছর বিশ্বে ৬৩ কোটি ২০ লাখ একক কনটেইনার পরিবহন হয়েছে। এই সংখ্যা ২০১৯এর তুলনায় শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ কম। আর একই সময়ে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার পরিবহন কমেছে ৮ শতাংশ।বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন বলছে লকডাউনের কারণে বাইরের দেশগুলো থেকে কম জাহাজ এসেছে। ফলে একদিকে যেমন বাংলাদেশে পণ্যের ভলিউম কম এসেছে অন্যদিকে দেশ থেকেও কম ভলিউম গেছে। তালিকায় সেটারই প্রভাব পড়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/998.csv b/Bangla_fin_news_articles/998.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..410b41fdf7579c92c618961030ad9dc4b31f7264 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/998.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +998,বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো,2021-08-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থনৈতিক সক্ষমতার অন্যতম মাইলফলক হলো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। মঙ্গলবার ২৪ আগস্ট প্রথমবারের মত বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৪ লাখ ৮ হাজার ৩৬৫ কোটি টাকা। করোনার এই কঠিন সময়ে এটাকে বড় অর্জন হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বাড়ার অর্থ হলো দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুত থাকতে হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ রিজার্ভ দিয়ে কমপক্ষে ১০ মাসের আমদানি ব্যয় পরিশোধ করা সম্ভব। ব্যাংকাররা বলছেন সংকটে পড়লে এ রিজার্ভ অর্থনীতির গতি ধরে রাখতে কাজে দেবে। আমদানি দায় মেটাতে সমস্যায় পড়তে হবে না।বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান দৈনিক ইত্তেফাককে বলেন দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। মঙ্গলবার দিন শেষে রিজার্ভ ৪৮ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। এপ্রিলে রেমিট্যান্স নিয়ে হোঁচট খেলো বাংলাদেশ ....প্রতি ডলার ৮৫ টাকা হিসেবে বৈদেশিক মুদ্রায় রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়ায় চার লাখ আট হাজার ৩৬৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেটের অর্ধেকের বেশি। চলতি বছরে বাজেটের আকার ৬ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকা।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র অনুযায়ী দেশের আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম চলে এ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দিয়ে। স্বর্ণ বৈদেশিক মুদ্রা ও ডলার এ তিন ক্যাটেগরিতে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রাখা হয় দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংকে। এই অর্থ বিভিন্ন দেশের বন্ড ও বিলে বিনিয়োগ করা হয়। প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা কেনাবেচাও করে বাংলাদেশ।ইত্তেফাকএসআই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/999.csv b/Bangla_fin_news_articles/999.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..27e79c724c8d771af51bc2c2a68aaf38fc45c2bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/999.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +999,ইতিহাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে ডিএসইসিএসইর সূচক,2021-08-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। গতকাল ডিএসই ও সিএসইর সূচক ইতিহাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছে নতুন রেকর্ড গড়েছে।ডিএসইর ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ডিএসইএক্স সূচক ৬ হাজার ৮৬২ দশমিক ৪১ পয়েন্ট পৌঁছেছে। একইভাবে ডিএস৩০ ও ডিএসই শরিয়াহ সূচকও সর্বোচ্চ স্থানে পৌঁছে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড গড়েছে। পাশাপাশি সিএসইর সিএএসপিআই সূচক ২০ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক স্পর্শ করে রেকর্ড গড়েছে। আর প্রধান সূচক সিএসইএক্সও নতুন রেকর্ড গড়েছে। গতকাল উভয় শেয়ারবাজারে টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে। তবে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমলেও সিএসইতে বেড়েছে। গতকাল সোমবার ডিএসইর প্রধান ডিএসইএক্স সূচক ২০ দশমিক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৮৬২ দশমিক ৪১ পয়েন্টে যা ডিএসইর ইতিহাসে সূচকটির সর্বোচ্চ অবস্থান। এর আগের দিন রবিবার ডিএসইএক্স সূচকটি ৬ হাজার ৮৪১ দশমিক ২৩ পয়েন্টে পৌঁছে নতুন রেকর্ড গড়েছিল। একইভাবে ডিএসই৩০ সূচক ৮ দশমিক ০৫ পয়েন্ট বেড়ে গতকাল দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৫৯ দশমিক ৯৪ পয়েন্টে। যা ডিএসইর ইতিহাসে সূচকটির সর্বোচ্চ অবস্থান। একইভাবে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৭ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৮৭ দশমিক ৩২ পয়েন্টে এটিও ডিএসইর ইতিহাসে সূচকটির সর্বোচ্চ অবস্থান। দিন শেষে ডিএসইতে ৩৭৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৬টির কমেছে ১৮৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টির। ডিএসইতে গতকাল ২ হাজার ৭৭৪ কোটি ৮১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের দিনের চেয়ে ৮ কোটি টাকা বেশি। সূচক মূলধনে নতুন রেকর্ড ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন ....অন্য শেয়ারবাজার সিএসইর প্রধান সিএসইএক্স সূচক ৪৯ দশমিক ৭১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৯৯২ দশমিক ০২ পয়েন্টে। যা সিএসই ইতিহাসে সূচকটির সর্বোচ্চ অবস্থান। আর সার্বিক সিএএসপিআই সূচক ৭৯ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০ হাজার ১ দশমিক ৩১ পয়েন্টে যা সিএসইর ইতিহাসে সূচকটির সর্বোচ্চ অবস্থান।গতকাল সিএসইতে ৩৩০টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৮টির কমেছে ১৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির। দিন শেষে সিএসইতে ১০১ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে যা আগের দিনের চেয়ে ২ কোটি টাকা বেশি।ইত্তেফাকইউবি \ No newline at end of file