diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6001.csv b/Bangla_fin_news_articles/6001.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3cc150972795387771ec339af3bff57921331b55 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6001.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6001,ঈদ উপলক্ষে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি,2015-07-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদ উপলক্ষে প্রতিবছর রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ে। এ বছরও তার ব্যতিক্রম নয়। চলতি মাসের প্রথম ১৭ দিনে প্রবাসীরা ৯৩ কোটি ৬১ লাখ ৯৩৬ দশমিক ১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাঠিয়েছেন। যা কোনো মাসের প্রথম ১৭ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের হিসেবে এ তথ্য পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে ২০১৩ সালের অক্টোবরের প্রথম ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এসেছিল ৭৯৯ মিলিয়ন ডলার। চলতি মাসের আগে ১৭ দিনের রেমিট্যান্স হিসাবে সেটাই ছিল সর্বোচ্চ। এ মাসের আলোচ্য সময়ে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। এ ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে এসেছে ২৪৭ মিলিয়ন ডলার। আর অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে ৯৮ মিলয়ন সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ৮২ মিলিয়ন ও জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে ৮০ মিলিয়ন ডলার। ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন ঈদের খরচ মেটানোর জন্য পরিবারপরিজনের কাছে বাড়তি অর্থ পাঠান প্রবাসীরা। আর যারা নিয়মিত রেমিট্যান্স পাঠান না তারাও এ সময় অর্থ পাঠিয়ে থাকেন। এ কারণে ঈদের আগে বেশি পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে আসে। তথ্য মতে ২০১৪১৫ অর্থবছর রেমিট্যান্স আসে ১৫ হাজার ৩০৯ মিলিয়ন ডলার। ২০১৩১৪ অর্থবছর যা ছিল ১৪ হাজার ২২৮ মিলিয়ন ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6002.csv b/Bangla_fin_news_articles/6002.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ce7b754d8195345ce5369394e799d4e308eea79a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6002.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6002,ফের কমল সোনার দাম,2015-07-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চার মাসের ব্যবধানে আবার সোনার দাম কমেছে। এবার প্রতি ভরি সনাতনি পদ্ধতির সোনায় এক হাজার ২২৫ টাকা এবং অন্যান্য ক্যারেটের সোনায় এক হাজার ৫৩৯ টাকা করে কমেছে। আজ বৃহস্পতিবার থেকে নতুন মূল্যে সোনা বিক্রি হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে দেশের বাজারে সোনার মূল্য নির্ধারণ করে বাজুস। সংগঠনটির নির্ধারিত নতুন মূল্য তালিকায় দেখা গেছে সবচেয়ে ভালো মানের অর্থাত্ ২২ ক্যারেটের সোনাপ্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম বিক্রি হবে ৪২ হাজার ৯৮২ টাকা দরে। গত ১১ মার্চ থেকে দুধবার পর্যন্ত এ মানের সোনার বিক্রিমূল্য ছিল ৪৪ হাজার ৫২১ টাকা। ২১ ক্যারেটের সোনা ভরিপ্রতি ৪২ হাজার ৪২১ টাকার বদলে ৪০ হাজার ৮৮২ টাকা দরে বিক্রি হবে। ১৮ ক্যারেটের সোনা ভরিপ্রতি এখন বিক্রি হবে ৩৪ হাজার ২৯৫ টাকায়। বুধবার পর্যন্ত এ মানের স্বর্ণের দাম ছিল ৩৫ হাজার ৭৭৩ টাকা। আর সনাতনি পদ্ধতির ভরিপ্রতি সোনা ২৪ হাজার ৮৬ টাকার বদলে এখন তা ২২ হাজার ৮৬১ টাকায় বিক্রি হবে। এ দিকে সোনার পাশাপাশি কমছে রুপার দামও। আগে প্রতি ভরি রুপার দাম ছিল এক হাজার ৫০ টাকা। তা বিক্রি হবে ৯৯১ টাকায়। অর্থাত্ প্রতি ভরিতে রুপার দাম কমেছে ৫৯ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6003.csv b/Bangla_fin_news_articles/6003.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..22c31780e731e2f2074a487eaa16bddbb1e59786 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6003.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6003,কৃষি খাতে ঋণ বিতরণ নিশ্চিতে কঠোর হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2015-07-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বারবার দেয়া তাগিদ ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে নানাবিধ সুবিধা দেয়ার পরও কৃষি খাতে ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হচ্ছে না। এ খাতের ঋণে সুদের হার তুলনামূলক কম হওয়ায় বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংক গুলোর ঋণ বিতরণে তেমন আগ্রহ দেখায় না। তাই এসব ব্যাংক যাতে কৃষি খাতে ঋণ বিতরণ নিশ্চিত করে সে জন্য আরও কঠোর হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে কোন ব্যাংক কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে না পারলে অনার্জিত অংশের পুরোটাই বাংলাদেশ ব্যাংকে বাধ্যতামূলক জমা রাখতে হবে। আর এ অর্থের উপর কোন সুদ দেয়া হবে না। অর্থাত্ কোনো ব্যাংকের কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ১০০ টাকা হলে ওই ব্যাংক যদি বছর শেষে ৮০ টাকা বিতরণ করে তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ২০ টাকা বাধ্যতামূলকভাবে জমা রাখতে হবে। এর আগে অনার্জিত অংশের ৩ শতাংশ জমা রাখতে হতো। অর্থাত্ ১০০ টাকা লক্ষ্যের বিপরীতে ৮০ টাকা বিতরণ হলে ৬০ পয়সা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রাখলে চলত। তবে কোনো ব্যাংক যদি তাদের মোট ঋণের ২ দশমিক ৫ শতাংশ কৃষি ঋণ বিতরণ করতে পারত তাহলে তাদের ক্ষেত্রে এ প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা নেয়া হতো না। কিন্তু এখন থেকে এ সুবিধাও প্রত্যাহার করা হয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন সব বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে পাঠিয়েছে। এ সিদ্ধান্ত চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছর থেকে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে যদিও এ অর্থবছরের কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা এখনও নির্ধারণ করা হয়নি। বিদায়ী ২০১৪১৫ অর্থবছরে ব্যাংকগুলোর জন্য ১৫ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা কৃষি ঋণ বিতরণ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর জন্য ৬ হাজার ৪১০ কোটি টাকা কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্য ঠিক করে দেয়া হয়। আর বাকি ৯ হাজার ১৪০ কোটি টাকা ছিল রাষ্ট্র মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর জন্য। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী গত মার্চ শেষে ব্যাংকগুলো ১০ হাজার ২০২ কোটি ১৩ টাকা ঋণ বিতরণ করেছে। এটা লক্ষ্যমাত্রার ৭২ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6004.csv b/Bangla_fin_news_articles/6004.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4c645fae00a424c55b8ebebf83bf75a8650cee1a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6004.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6004,বিএসআরএম ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত,2015-07-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ স্টিল রিরোলিং মিলস বিএসআরএম লিমিটেড এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হচ্ছে। বৃহস্পতিবার থেকে ক্যাটাগরি পরিবর্তনের বিষয়টি কার্যকর হচ্ছে। ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হওয়া অর্থবছরে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডরাদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6005.csv b/Bangla_fin_news_articles/6005.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e0c26dee7d9a90d92cda0be719a3213404fd5ba2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6005.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6005,স্যালভো কেমিক্যালের এজিএমের তারিখ পরিবর্তন,2015-07-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি স্যালভো কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভার এজিএম তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। এ কোম্পানির এজিএম আগামী ৬ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। জানা গেছে কোম্পানিটির এজিএম ২৭ জুলাই সোমবার অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। অনিবার্য কারণে পরিচালনা পর্ষদ এজিএমের তারিখ পরিবর্তন করেছে। তবে এজিএমের স্থান অপরিবর্তিত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6006.csv b/Bangla_fin_news_articles/6006.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..664948a74fc7bd1dd327cc4e46abe3ed8b30b2b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6006.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6006,পুঁজিবাজারে লেনদেনে উন্নতি,2015-07-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বুধবার লেনদেনে ব্যাপক উন্নতি দেখা গেছে।ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৭১৫ কোটি টাকাা যা আগের দিনের চেয়ে ৪৫ শতাংশ বেশি। যা গত দেড় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। লেনদেন বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি বিএসআরএম এবং লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট। আর খাতভিত্তিতে ডিএসইর লেনদেনে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল ওষুধ ইঞ্জিনিয়ারিং ও জ্বালানি খাতে। এ তিন খাতে লেনদেন হয়েছে ৪৩৫ কোটি টাকাা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ৭০ ভাগ।তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১০ বেড়ে ৪ হাজার ৭৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১ কমে ১ হাজার ৮৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭১৫ কোটি ১৬ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২২২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৪টির কমেছে ১৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৯ কমে ১৪ হাজার ৫৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫১ কোটি ৮২ লাখ টাকার যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৭ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৮টির কমেছে ১২৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6007.csv b/Bangla_fin_news_articles/6007.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e12c1a79cfc5cb3c69cf71033e5a2965de2cdb7e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6007.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6007,‘ব্রিকস’ ব্যাংকের যাত্রা শুরু,2015-07-22,অনলাইন ডেস্ক,বিশ্বের সবচেয়ে বড় উদীয়মান অর্থনীতির দেশ ব্রাজিল রাশিয়া ভারত চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার ব্রিকস উদ্যোগে গঠিত নিউ ডেভলেপমেন্ট ব্যাংকের এনডিবি যাত্রা শুরু হলো। মঙ্গলবার চীনের বাণিজ্যিক রাজধানী সাংহাইয়ে ব্যাংকটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। নতুন এই ব্যাংককে এই দেশগুলোতে অবকাঠামো উন্নয়ন ও উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থায়নের ক্ষেত্রে বিশ্ব ব্যাংক ও আইএমএফের বিকল্প হিসেবে ভাবা হচ্ছে। সম্প্রতি চীনের নেতৃত্বে এশিয়ান ইনভেস্টমেন্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার ব্যাংক এআইআইবি প্রতিষ্ঠার পর এনডিবির যাত্রা শুরু হল। মঙ্গলবার ব্যাংকটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ২০১২ সালে প্রথম প্রস্তাব আসার পর দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হল। ব্যাংকের তহবিল জোগান ব্যবস্থাপনা ও সদরদপ্তর নিয়ে মতদ্বৈততায় এনডিবি চালু বিলম্বিত হয়। ভারতের কুন্ডাপুর ভামান কামাথ ৬৭ আগামী পাঁচ বছর এনডিবির প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করবেন। তিনি বলেন বর্তমান আন্তর্জাতিক অর্থ ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করা আমাদের লক্ষ্য নয়। আমাদের মতো করে ব্যবস্থার উন্নয়ন ও এতে গতিশীলতা আনা আমাদের লক্ষ্য। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6008.csv b/Bangla_fin_news_articles/6008.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d55ac5b240dee33d0e92a2be293e219fa7c0c25a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6008.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6008,শর্ত মেনেই আইএমএফ এর অর্থ নেবে সরকার অর্থমন্ত্রী,2015-07-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ বর্ধিত ঋণ সহায়তার ইসিএফ শেষ দুই কিস্তির অর্থ নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। ঈদের পর প্রথম কার্যদিবসে সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আইএমএফএর কাছ থেকে ইসিএফএর শেষ দুই কিস্তির ২৮ কোটি ডলার বাংলাদেশ নিচ্ছে। আগামী অক্টোবরের মধ্যে এ অর্থ পাওয়া যাবে। ঈদের আগে অর্থমন্ত্রী এ অর্থ গ্রহণ না করার বিষয়ে সাংবাদিকদের জানালেও সেই অবস্থান থেকে তিনি সরে আসলেন। সিদ্ধান্ত পরিবর্তন প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন বিদেশি অডিট কোম্পানি দিয়ে বিপিসির সমুদয় হিসাব অডিট করার ক্ষেত্রে আইনগত কোনো বাধা নেই। এ কারণে সরকার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছে। উল্লেখ্য ইসিএফএর শেষ দুই কিস্তির অর্থ ছাড়ের ক্ষেত্রে বিপিসির সমুদয় হিসাব কোনো বিদেশি কোম্পানি দিয়ে অডিট করানোর শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ। অর্থমন্ত্রী বলেন আমি জানতাম সরকারি কোন সংস্থার বিদেশি কোন অডিট ফার্ম দিয়ে অডিট করানো যায় না। আমি মনে করেছিলাম যে এটা করতে হলে আইন পরিবর্তন করতে হবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে আমি ইসিএফ ঋণের শেষ দুই কিস্তির অর্থ না নেয়ার কথা বলেছিলাম। পরবর্তীতে আইন পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে সরকারি সংস্থা অডিট বিদেশি কোনো ফার্ম দিয়ে করানো যাবে না এমন কোন শব্দ নেই। যে কোনো অডিট ফার্ম দিয়ে অডিট করানো যাবে বলে উল্লেখ আছে। কাজেই বিপিসির হিসাব বিদেশি প্রতিষ্ঠান দিয়ে করার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। বিপিসি প্রসঙ্গে তিনি বলেন বিপিসি যেভাবে চলছে সেভাবে কোনো প্রতিষ্ঠান চলতে পারে না। ব্যাডলি ম্যানেজড। এর আগে যে চেয়ারম্যান ছিল তার সময় থেকেই এমনটা হয়েছে। মানুষ হিসেবে সত্ ছিলেন কিন্তু প্রশাসক হিসেবে তিনি কোনো যোগ্যতা দেখাতে পারেননি। এই সুযোগে প্রতিষ্ঠানটি হরিলুটের জায়গা হয়েছিল। এ প্রতিষ্ঠানটির কোনো ব্যালেন্স শীটও নাই। চুরির সুবিধার্থে কোনো অডিটও করা হয় না বলে উল্লেখ করেন অর্থমন্ত্রী। উল্লেখ্য এর আগে এই ঋণসহায়তা নিতে প্রাকপ্রতিশ্রুতির অনেক শর্তই পরিপালন করে সরকার। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের আপত্তির মুখেও আইএমএফের নির্দেশিত পথে ভ্যাট আইন সংস্কার করে। রাজস্ব খাতে সংস্কারসহ অন্যান্য শর্তাদি পালন করা হয়। প্রসঙ্গত ২০১২ সালের এপ্রিলে বাংলাদেশের জন্য বর্ধিত ঋণ সহায়তা ইসিএফ হিসাবে ৯৮ কোটি ৭০ লাখ ডলারের সমপরিমাণ এসডিআর প্রায় ১ বিলিয়ন অনুমোদন করে আইএমএফ। প্রতি কিস্তিতে ১৪ কোটি ১০ লাখ ডলার করে বাংলাদেশকে দেয়ার কথা ছিল। সবমিলিয়ে ৫ কিস্তি পাওয়ার পর তা আটকে যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6009.csv b/Bangla_fin_news_articles/6009.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9188db143d03d1fb3779cb8c0a08dc643cde354d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6009.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6009,ঈদের পর প্রথম দিনে পুঁজিবাজারে চাঙ্গাভাব,2015-07-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদুল ফিতরের পর লেনদেনের প্রথম দিনে পুঁজিবাজারে চাঙ্গাভাব দেখা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ৭৫ পয়েন্ট বেড়েছে। এতে ডিএসইর সূচক সাড়ে চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে। ডিএসইতে লেনদেনও হয়েছে পাঁচশ কোটি টাকার কাছাকাছি। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে ২২৬ পয়েন্ট। এদিকে স্পট মার্কেট থেকে স্বাভাবিক লেনদেনে ফিরিয়ে আনার পরই শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে। গতকাল কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। দর কমার ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্স। আর লেনদেনের শীর্ষে ছিল লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট কোম্পানি। গতকাল লাফার্জের শেয়ারে লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ১৭ লাখ টাকা। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭৫ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৯২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২১৪টির কমেছে ৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২২৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৫৩৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৭টির কমেছে ৬০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি বিএসআরএম স্টিল বন্ড ইস্যু করার জন্য ইজিএম আহ্বান করেছে। কোম্পানিটি ২০০ কোটি টাকার জিরো কুপন বন্ড ইস্যু করবে। বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে মূলধন বাড়ানো ঋণ পরিশোধ এবং বিএসআরএম পাওয়ার প্রজেক্টে বিনিয়োগ করবে কোম্পানিটি। আগামী ২৫ আগস্ট বিকাল ৪টায় কোম্পানির ইজিএম অনুষ্ঠিত হবে চট্টগ্রামের লাভ লেন স্মরণিকা কমিউনিটি সেন্টারে। এজন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২৯ জুলাই বুধবার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6010.csv b/Bangla_fin_news_articles/6010.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..74f4531de34686d5de524a5a7f8b3256c65a902a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6010.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6010,আইএমএফের শেষ ২ কিস্তির অর্থ নেয়া হবে অর্থমন্ত্রী,2015-07-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ বর্ধিত ঋণ সহায়তার ইসিএফ শেষ দুই কিস্তির অর্থ নেয়া হবে বলে জানালেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। ঈদের পর প্রথম কার্যদিবসে সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আইএমএফএর কাছ থেকে ইসিএফএর শেষ দুই কিস্তির ২৮ কোটি ডলার বাংলাদেশ নিচ্ছে। আগামী অক্টোবরের মধ্যে এ অর্থ পাওয়া যাবে। ঈদের আগে অর্থমন্ত্রী এ অর্থ গ্রহণ না করার বিষয়ে সাংবাদিকদের জানালেও সেই অবস্থান থেকে তিনি সরে আসলেন। সিদ্ধান্ত পরিবর্তন প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন বিদেশী অডিট কোম্পানি দিয়ে বিপিসির সমুদয় হিসাব অডিট করার ক্ষেত্রে আইনগত কোনো বাধা নেই। এ কারণে সরকার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছে। উল্লেখ্য ইসিএফএর শেষ দুই কিস্তির অর্থ ছাড়ের ক্ষেত্রে বিপিসির সমুদয় হিসাব কোনো বিদেশি কোম্পানি দিয়ে অডিট করানোর শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ। অর্থমন্ত্রী বলেন আমি জানতাম সরকারি কোন সংস্থার বিদেশি কোন অডিট ফার্ম দিয়ে অডিট করানো যায় না। আমি মনে করেছিলাম যে এটা করতে হলে আইন পরিবর্তন করতে হবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে আমি ইসিএফ ঋণের শেষ দুই কিস্তির অর্থ না নেয়ার কথা বলেছিলাম। পরবর্তীতে আইন পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে সরকারি সংস্থা অডিট বিদেশী কোনো ফার্ম দিয়ে করানো যাবে না এমন কোন শব্দ নেই। যে কোনো অডিট ফার্ম দিয়ে অডিট করানো যাবে বলে উল্লেখ আছে। কাজেই বিপিসির হিসাব বিদেশি প্রতিষ্ঠান দিয়ে করার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। বিপিসি প্রসঙ্গে তিনি বলেন বিপিসি যেভাবে চলছে সেভাবে কোনো প্রতিষ্ঠান চলতে পারে না। ব্যাডলি ম্যানেজড। এর আগে যে চেয়ারম্যান ছিল তার সময় থেকেই এমনটা হয়েছে। মানুষ হিসেবে সত্ ছিলেন কিন্তু প্রশাসক হিসেবে তিনি কোনো যোগ্যতা দেখাতে পারেননি। এই সুযোগে প্রতিষ্ঠানটি হরিলুটের জায়গা হয়েছিল। এ প্রতিষ্ঠানটির কোনো ব্যালেন্স শীটও নাই। চুরির সুবিধার্থে কোনো অডিটও করা হয় না বলে উল্লেখ করেন অর্থমন্ত্রী। উল্লেখ্য এর আগে এই ঋণসহায়তা নিতে প্রাকপ্রতিশ্রুতির অনেক শর্তই পরিপালন করে সরকার। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের আপত্তির মুখেও আইএমএফের নির্দেশিত পথে ভ্যাট আইন সংস্কার করে। রাজস্ব খাতে সংস্কারসহ অন্যান্য শর্তাদি পালন করা হয়। প্রসঙ্গত ২০১২ সালের এপ্রিলে বাংলাদেশের জন্য বর্ধিত ঋণ সহায়তা ইসিএফ হিসাবে ৯৮ কোটি ৭০ লাখ ডলারের সমপরিমাণ এসডিআর প্রায় ১ বিলিয়ন অনুমোদন করে আইএমএফ। প্রতি কিস্তিতে ১৪ কোটি ১০ লাখ ডলার করে বাংলাদেশকে দেয়ার কথা ছিল। সবমিলিয়ে ৫ কিস্তি পাওয়ার পর তা আটকে যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6011.csv b/Bangla_fin_news_articles/6011.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f019d3f791b072bbb8d07ca697232efb42c64df1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6011.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6011,স্বল্প মূলধনী কোম্পানির জন্য পৃথক মার্কেট হচ্ছে,2015-07-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে স্বল্প মূলধনী কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের জন্য পৃথক মার্কেট ট্রেডিং প্লাটফর্ম করার বিধি বিধান চূড়ান্ত করছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। এটি হলে ছোট ছোট কোম্পানিগুলোও শেয়ারবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করতে পারবে। বর্তমানে ন্যূনতম ৩০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধন না হলে কোনো কোম্পানি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হতে পারে না। বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে এখন পর্যন্ত স্বল্প মূলধনীর সংজ্ঞা নির্ধারণ করা হয়নি। তবে পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণের ভিত্তিতে তা নির্ধারণ করা হবে। ৩০ কোটি টাকার কম পরিশোধিত মূলধনী কোম্পানিকে স্বল্প মূলধনী হিসেবে বিবেচনা করা হতে পারে। সঙ্গে আনুষঙ্গিক কয়েকটি উপাদানও যোগ করা হবে। এ দিকে বর্তমানে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে এ প্লাটফর্মে স্থানান্তর করার সিদ্ধান্ত নেয়া হলে তাদেরকে পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর জন্য সময় দেয়া হতে পারে। জানা গেছে শেয়ারবাজারে স্বল্প মূলধনী কোম্পানির লেনদেনযোগ্য ফ্রিফ্লোট শেয়ার সংখ্যা কম এবং ঝুঁকি বেশি থাকায় কেবল প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিশ্রেণির বড় বিনিয়োগকারীরা এ বাজারে বিনিয়োগের সুযোগ নিতে পারবেন। এ ছাড়া বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিনিয়োগের সুযোগ থাকবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলো বর্তমানে শেয়ারবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে পারছে না। এসব কোম্পানি ব্যাংক থেকে বেশি সুদে ঋণ নিয়ে ব্যবসায়িক কার্যক্রম চালায়। স্বল্প মূলধনী কোম্পানির জন্য পৃথক মার্কেট হলে ছোট মূলধনেরকোম্পানিগুলোও তালিকাভুক্ত হয়ে শেয়ারবাজার থেকে মূলধন তুলতে পারবে। ছোট ছোট কোম্পানি এ বাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করে একটা পর্যায়ে আসবে এবং মূল বাজারে তালিকাভুক্তির শর্ত পূরণ করতে পারবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6012.csv b/Bangla_fin_news_articles/6012.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8e643243f09d3a0af59eebd3498dbccb9071eeab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6012.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6012,বিএসআরএম স্টিল বন্ড ইস্যুর ইজিএম ২৫ আগস্ট,2015-07-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি বিএসআরএম স্টিল বন্ড ইস্যু করার জন্য ইজিএম আহ্বান করেছে। কোম্পানিটি ২০০ কোটি টাকার জিরো কুপন বন্ড ইস্যু করবে। বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে মূলধন বাড়ানো ঋণ পরিশোধ এবং বিএসআরএম পাওয়ার প্রজেক্টে বিনিয়োগ করবে কোম্পানিটি। আগামী ২৫ আগস্ট বিকাল ৪টায় কোম্পানির ইজিএম অনুষ্ঠিত হবে চট্টগ্রামের লাভ লেন স্মরনিকা কমিউনিটি সেন্টারে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২৯ জুলাই বুধবার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6013.csv b/Bangla_fin_news_articles/6013.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..44d5dbb5e761dccf3d3db46c80070d1f988379db --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6013.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6013,ঈদের পর প্রথম দিনে পুঁজিবাজার চাঙা,2015-07-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে লেনদেনের প্রথম দিনে পুঁজিবাজারে চাঙাভাব দেখা গেছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক ৭৫ পয়েন্ট বেড়েছে। এতে ডিএসইর সূচক সাড়ে চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে। ডিএসইতে লেনদেনও হয়েছে ৫০০ কোটি টাকার কাছাকাছি। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্যসূচক বেড়েছে ২২৬ পয়েন্ট।এ দিকে স্পট মার্কেট থেকে স্বাভাবিক লেনদেনে ফিরিয়ে আনার পরই শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। দর কমার ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্স। আর লেনদেনের শীর্ষে ছিল লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট কোম্পানি। লাফার্জের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ১৭ লাখ টাকার।তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭৫ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৯২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২১৪টির কমেছে ৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের।অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২২৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৫৩৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকা যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৭টির কমেছে ৬০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6014.csv b/Bangla_fin_news_articles/6014.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f176376be20201695c920a940fba02899b7a0a64 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6014.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6014,ঈদের আমেজে ফাঁকা ব্যাংকপাড়া,2015-07-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদউলফিতরের ছুটি শেষে সোমবার ছিল প্রথম কর্মদিবস। এ দিন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো খোলা থাকলেও লেনদেন ছিল না বললেই চলে। আর গ্রাহকদের চাপ কম থাকায় কোলাকুলি শুভেচ্ছা বিনিময় আর ঈদসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলাপআলোচনা করেই দিন পার করেছেন কর্মকর্তা। ব্যাংক কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের উপস্থিতিও ছিল একেবারেই কম। ব্যাংক পাড়া খ্যাত মতিঝিলে বিভিন্ন শাখায় এমন চিত্রই দেখা গেছে। এদিকে শেয়ার বাজার খুলছে মঙ্গলবার। দেশের ৫৬টি তফসিলি ব্যাংকের সব শাখাই সোমবার খোলা ছিল। রাজধানীর মতিঝিল দিলকুশা কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন এলাকার ব্যাংকগুলোতে সকাল ১০টায় অধিকাংশ বিভাগের কর্মকর্তাদের টেবিল চেয়ার ছিল প্রায় ফাঁকা। গ্রাহকদের উপস্থিতিও ছিল হাতেগোনা। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মতোই একই চিত্র দেখা গেছে বাংলাদেশ ব্যাংকেও। এ দিনে বাংলাদেশ ব্যাংকেও লেনদেন হয়েছে খুব কম। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের কারেন্সি অফিসার মহাব্যবস্থাপক শহিদুর রহমান বলেন প্রথম কর্মদিবস হওয়ায় বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোতে টাকার চাহিদা না থাকায় তারাও আসেনি। ব্যাংক পাড়ায় এবারের ঈদের ছুটি শুরু হয় শুক্রবার আর শেষ হয়েছে রবিবার। সরকারি নিয়মিত ছুটির সঙ্গে মাত্র একদিনের ছুটি পেয়েছেন কর্মকর্তাকর্মচারীরা। তবে ঈদের ছুটির সঙ্গে সোম থেকে বুধবার পর্যন্ত তিনদিনের ছুটি নিয়েছেন অনেকেই। আবার কেউ কেউ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত চারদিন ছুটি নিয়েছেন। আর এভাবে ছুটি নিয়ে বাড়িতে যাওয়ায় ব্যাংক পাড়া এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে পারেনি। উপস্থিত কর্মকর্তারা জানান চলতি মাসের ২৬ জুলাই থেকে আবার পুরোদমে শুরু হবে ব্যাংক কর্মকর্তাদের উপস্থিতি ও লেনদেন। দেখা যাবে সেই চিরচেনা চিত্র। ব্যাংকাররা বলছেন রবিবার ব্যাংকে লেনদেন কম হলেও অটোমেটেড টেলার মেশিন এটিএম বুথে টাকা ভরানোসহ ব্যাংকের দাপ্তরিক কার্যক্রম চলেছে স্বাভাবিক নিয়মেই। এদিকে বড় গ্রাহকরে সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক মজবুত করতে প্রধান কার্যালয়ে ছোটখাটো পুনর্মিলনীর আয়োজন করে কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংক। ঈদের পরের ব্যাংকের লেনদেন বিষয়ে জানতে চাইলে বেসরকারি একটি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী ইত্তেফাককে বলেন আমাদের সব শাখাই সোমবার খোলা ছিল। কিন্তু লেনদেন তেমন একটা হয়নি। যে কারণে একটু আগেভাগেই সব শাখা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। কর্মকর্তারাও যার যার মতো ঘরে ফিরে গেছেন। তবে বড় শাখাগুলোর তুলনায় ছোট শাখাগুলোতে বেশি লেনদেন হয়েছে বলেও জানান ওই কর্মকর্তা। প্রতিবছর ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে টাকা না থাকা সহ নানা রকম ভোগান্তিতে পড়তে হয় গ্রাহকদের। তাই এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখাতে ও প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দিতে ব্যাংকগুলোকে আগেই সতর্ক করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে অন্যান্য বছরের মতো এবার ঈদের ছুটিতে নগদ টাকা নিয়ে খুব একটা বিপাকে পড়তে দেখা যায়নি গ্রাহকদের। এদিকে ঈদ উপলক্ষে ৬দিনের বন্ধ শেষে মঙ্গলবার সকাল ৯টায় শুরু হবে পুঁজিবাজারের লেনদেন। গত ১৫ জুলাই থেকে সোমবার পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ ছিল ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6015.csv b/Bangla_fin_news_articles/6015.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3ac76a4e146fc73d5cf24d32351d5c5d9034f62d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6015.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6015,বাংলাদেশঅস্ট্রেলিয়া অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্মারক স্বাক্ষর,2015-07-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে একটি অ্যান্টি মানি লন্ডারিং সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছেনিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ডে ১২ থেকে ১৭ জুলাই মানি লন্ডারিংয়ের ওপর এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপের চলমান বৈঠকের পাশাপাশি বাংলাদেশ ফাইন্যানসিয়াল ইন্টেলিজেনস ইউনিট এবং অস্ট্রেলিয়ান ট্রানজেকশন রিপোর্টস অ্যান্ড এনালাইসেস সেন্টারের মধ্যে এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এ স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার মানি লন্ডারিং এবং সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন সম্পর্কিত তথ্য বিনিময় সহজ হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6016.csv b/Bangla_fin_news_articles/6016.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..88691e92febdb45ae36a6167ca6f5271efef0d51 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6016.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6016,সরকারের ব্যাংক ঋণ কমেছে ৭ হাজার কোটি টাকা,2015-07-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল অর্থবছরে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে সরকার কোনো ঋণ করেনি। বরং উল্টো আগের নেয়া ঋণ পরিশোধ করেছে। ফলে গত অর্থবছরে সরকারের নিট ব্যাংক ঋণে ঋণাত্মক ধারা ছিল। এ সময়ে ৬ হাজার ৮৭০ কোটি টাকা কমে সরকারের নিট ঋণ দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৭ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকায় নেমেছে। ২০১৩১৪ অর্থবছরে সরকারের ঋণ বেড়েছিল ৬ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা। সঞ্চয়পত্রের সুদের হার বেশি হওয়ায় গেল অর্থবছরে রেকর্ড পরিমাণ সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। ফলে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে আর বাড়তি টাকা ধার করতে হয়নি সরকারকে। ব্যাংকের চেয়ে সুদহার বেশি থাকায় জাতীয় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই বাড়ছিল। বিক্রি কমাতে গত মে মাসের শেষ সপ্তাহে এসে সঞ্চয়পত্রের সুদহার গড়ে ২ শতাংশ কমিয়ে ১১ শতাংশের আশপাশে নির্ধারণ করা হয়। এরপরও গত মে পর্যন্ত ১১ মাসে সঞ্চয়পত্র বিক্রি থেকে নিট ২৬ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে সরকার। অর্থবছরের শুরুতে সঞ্চয়পত্র বিক্রি থেকে মাত্র ৯ হাজার ৫৬ কোটি টাকা সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। সংশোধিত বাজেটে লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ২১ হাজার কোটি টাকা ধরা হয়েছে। তবে সেই লক্ষ্যমাত্রাও ইতিমধ্যে ছাড়িয়ে গেছে। গত অর্থবছরে সরকার ব্যাংক থেকে ৩১ হাজার ২২১ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করে। বছরের শুরু থেকে ঋণ কম থাকার পরও সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ৩১ হাজার ৭১৪ কোটি টাকা করা হয়। গত অর্থবছর ব্যাংক থেকে সরকার যে পরিমাণ ঋণ নিয়েছে পরিশোধ করছে তার চেয়ে বেশি। এতে ব্যাংক ব্যবস্থায় গত জুন শেষে ব্যাংক খাতে সরকারের নিট ঋণ কমে এক লাখ ৭ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। ২০১৩১৪ অর্থবছরের শেষ দিন অর্থাত্ ৩০ জুন এর পরিমাণ ছিল এক লাখ ১৪ হাজার ২৪৪ কোটি টাকা। এতে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ব্যাংক খাতে সরকারের ঋণ কমেছে ৬ হাজার ৮৭০ কোটি টাকা। গত অর্থবছর কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সরকারের ঋণ এক হাজার ৬১১ কোটি টাকা কমে ১২ হাজার ৫০ কোটিতে নেমে এসেছে। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে ৫ হাজার ২৫৮ কোটি টাকা কমে দাঁড়িয়েছে ৯৫ হাজার ৩২৪ কোটি টাকায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. বিরূপাক্ষ পাল সমকালকে বলেন সঞ্চয়পত্র থেকে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বেশি অর্থ আসায় ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ চাহিদা কম ছিল। এ কারণে নিট ঋণ কমে গেছে। আশানুরূপ বিনিয়োগ না হওয়ায় ব্যাংকগুলো ধারাবাহিকভাবে আমানত ও ঋণের সুদহার কমিয়ে আসছে। বর্তমানে ব্যাংকগুলোতে প্রচুর উদ্বৃত্ত অর্থ জমে আছে। সাম্প্র্রতিক কয়েকটি অর্থবছর পর্যালোচনা করলে দেখা যায় আওয়ামীলীগ নেতৃত্বাধীন সরকার প্রথম মেয়াদে ক্ষমতায় আসার শুরুর অর্থবছরে ২০০৯১০ অর্থবছর ব্যাংক থেকে কোনো ঋণ নেয়নি। অপরদিকে তারা ব্যাংকগুলোর ৭ হাজার ৯৪৩ কোটি টাকা পরিশোধ করে। এর পর প্রতি বারই ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে সরকারের ঋণ নেয়ার পরিমাণ বেড়েছে। ২০১০১১ অর্থবছর ব্যাংক থেকে সরকার ২০ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা নিয়েছে। পরবর্তী অর্থবছরে নেওয়া হয়েছে ২১ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা। ২০১২১৩ অর্থবছরে সরকার ২৪ হাজার ৭৭৬ কোটি টাকা নিয়েছিল। ২০১৩১৪ অর্থবছর নেয়া নিট ঋণের পরিমাণ ছিল ৬ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6017.csv b/Bangla_fin_news_articles/6017.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c19489c67b0ec1aea9a72b848ba93c4c25c2cb74 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6017.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6017,বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর পরিচালন মুনাফা বেড়েছে,2015-07-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর পরিচালন মুনাফা বেড়েছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। পরিচালন মুনাফা বাড়লেও ব্যাংকগুলোর নিট মুনাফা কমতে পারে। এ পরিচালন মুনাফ থেকে ব্যাংকের ঋণ ও খেলাপি ঋণের বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণ করতে হবে। ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া এবং শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে লোকসান দেয়ায় এর বিপরীতে প্রভিশনের পরিমাণ আরো বাড়বে। ফলে ব্যাংকগুলোর নিট মুনাফা আরো কমবে। এ দিকে তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরিচালন মুনাফা হয়েছে জনতা ব্যাংকের। জনতা ব্যাংক ২০১৫ সালের অর্ধবার্ষিক হিসেবে ৫১৭ কোটি টাকা পরিচালন মুনাফা অর্জন করেছে যা বিগত ২০১৪ সালের একই সময়ের তুলনায় ১১২ কোটি টাকা বেশি। এ সময়ে রাষ্ট্রায়ত্ত অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে সোনালী ব্যাংক ৩৯৯ কোটি অগ্রণী ব্যাংকের ৪৯৭ কোটি টাকা এবং রূপালী ব্যাংক ১৩৭ কোটি টাকা পরিচালন মুনাফা অর্জন করেছে। এ দিকে ব্যাংকগুলোকে ৬ মাসের পরিচালন মুনাফার তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিতে হবে ও স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে শেয়ারহোল্ডারদের জানাতে হবে। ব্যাংকগুলো বলছে সার্বিকভাবে আগের বছরের তুলনায় বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ কিছুটা বেড়েছে। বিশেষ করে জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ হয়েছে। আমদানি খাতও অনেক গতিশীল হয়েছে। এ ছাড়া সার্ভিস চার্জ থেকেও মুনাফার একটি বড় অংশ এসেছে। এগুলোর প্রভাব মুনাফার ওপরে পড়েছে। বাংলাদেশের বেসরকারি ব্যাংকগুলো প্রায় সবাই পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত। ব্যাংকগুলো কিছুদিন পরে তাদের এ মুনাফার তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংক এবং পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি কাছে পেশ করবে। এরপর পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের জন্য এসব তথ্য অফিসিয়ালি প্রকাশ করা হবে। এর আগে যে কোনো মাধ্যমে তা প্রকাশের ওপর বিএসইসির বিধিনিষেধ রয়েছে। এ কারণে আপাতত ব্যাংকগুলো তাদের পরিচালন মুনাফার তথ্য আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6018.csv b/Bangla_fin_news_articles/6018.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8982bfef320d3967aff01ee825a37bfe4ec7b718 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6018.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6018,নগদ সহায়তা বৃদ্ধির দাবি জাহাজ রফতানিকারকদের,2015-07-16,ইত্তেফাক রিপোর্টইত্তেফাক রিপোর্ট,রফতানিমুখী জাহাজ শিল্পের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ সহায়তা প্রদান ২ হাজার কোটি টাকার দীর্ঘমেয়াদি তহবিল গঠন ও ব্যাংক ঋণের সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে নামিয়ে আনার দাবি জানিয়েছেন এসোসিয়েশন অব এক্সপোর্ট ওরিয়েন্টেড শিপবিল্ডিং ইন্ডাস্ট্রিজ অব বাংলাদেশের নেতৃবৃন্ধ। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে সাক্ষাত্কালে তারা এ দাবি জানান। সংগঠনের মহাসচিব প্রকৌশলী মো. সাখাওয়াত হোসেনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত্ করেন। সাখাওয়াত হোসেন বলেন পরপর দুইবছর রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে জাহাজ শিল্প মালিক ও শ্রমিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। কিছু রফতানি আদেশ বাতিল হয়েছে। এ ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে জাহাজ রফতানির বিপরীতে প্রদেয় নগদ সহায়তার পরিমাণ ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশে উন্নীত করার দাবি জানান তিনি। একই সঙ্গে এই নগদ সহায়তা আগামী পাঁচ বছর অব্যাহত রাখারও প্রস্তাব করা হয়। সরকারের উদ্যোগে ২ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠন প্রসঙ্গে মহাসচিব বলেন জাহাজ নির্মাণ অনেক ব্যয়বহুল। একটি জাহাজ নির্মাণে প্রায় ২০ কোটি টাকা লেগে যায়। বর্তমানে উদ্যোক্তাদের কাছে প্রায় ২০ থেকে ২৫টি জাহাজ রফতানির আদেশ রয়েছে। কিন্তু এ সব জাহাজ নির্মাণের জন্য এত অর্থ উদ্যোক্তাদের কাছে নেই। তহবিল ব্যয় কস্ট অব ফান্ড প্রসঙ্গে সাখাওয়াত হোসেন বলেন জাহাজ রফতানিতে অন্যান্য প্রতিযোগী দেশগুলোর চীন ভিয়েতনাম ভারত চেয়ে বাংলাদেশে শ্রম সস্তা হলেও ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদের হারের কারণে এখানে উদ্যোক্তাদের তহবিল ব্যয় কস্ট অব ফান্ড অনেক বেশি। ফলে প্রতিযোগী দেশগুলোর সঙ্গে আমাদের উদ্যোক্তারা প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ছেন। পাশাপাশি জাহাজের দামও এখন অনেক প্রতিযোগী হয়ে উঠেছে। তহবিল ব্যয় কমিয়ে আনতে ব্যাংক গ্যারান্টির সুদের হার দেড় শতাংশ দীর্ঘ মেয়াদি অর্থায়নের জন্য ৭ শতাংশ এবং চলতি মূলধনের ক্ষেত্রে ব্যাংক ঋণের সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে নামিয়ে আনার দাবি জানান তিনি। জাহাজ শিল্প মালিকদের তিন দফা দাবির বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন নগদ সহায়তা বৃদ্ধি ও ২ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠনের বিষয়টি চিন্তাভাবনা করে দেখা হবে। তবে ব্যাংক ঋণের সুদের বিষয়ে কিছু করণীয় নেই কারণ এটি বাজার নির্ধারণ করে থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6019.csv b/Bangla_fin_news_articles/6019.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..313721629ff09de2b0856cb3df56ba9d6453bdbb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6019.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6019,রিজার্ভ আবার ২৫ বিলিয়ন ডলারের ঘরে,2015-07-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রেমিট্যান্স প্রবাহের গতি ভালো থাকায় ফলে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবার ২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। এর আগে ২৫ জুন রিজার্ভ ২৫ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করলেও ৭ জুলাই এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে আকু পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৫ বিলিয়নের নিচে নেমে যায়। এরপর মঙ্গলবার আবার তা ২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে বর্তমানে যে রিজার্ভ আছে তা দিয়ে সাত মাসের ব্যয় মেটানো সম্ভব। সংশ্লিষ্টরা বলছেন গত ৫ বছরে যে হারে রিজার্ভ বাড়ছে তা অব্যাহত থাকলে আগামী ৫ বছরের মধ্যে রিজার্ভ ৫০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। এর আগে ২৯ এপ্রিল রিজার্ভ ২৪ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক ছাড়ায়। আর ফেব্রুয়ারিতে রিজার্ভ দাঁড়ায় ২৩ বিলিয়নের উপরে। গত বছরের আগস্ট ২২ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6020.csv b/Bangla_fin_news_articles/6020.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5db8bee8f8b2fe3b6b6a8b3f1e792e9b4ba53179 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6020.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6020,প্রথম ১০ দিনে সাড়ে ৫৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স আয়,2015-07-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদ উপলক্ষে প্রতিবছর রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ে। এ বছরও তার ব্যতিক্রম নয়। চলতি মাসের প্রথম ১০ দিনে প্রবাসীরা ৫৫ কোটি ৫৫ লাখ ৫৫৫ দশমিক ৫৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাঠিয়েছেন। যা কোনো মাসের প্রথম ১০ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের হিসেবে এ তথ্য পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে২০১৩ সালের অক্টোবরের প্রথম ১০দিনে রেমিট্যান্স এসেছিল ৪৭২ মিলিয়ন ডলার। চলতি মাসের আগে ১০ দিনের রেমিট্যান্স হিসাবে সেটাই ছিল সর্বোচ্চ। এ মাসের আলোচ্য সময়ে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। এ ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে এসেছে ১৪৫ মিলিয়ন ডলার। আর সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ৪৯ মিলয়ন অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে ৫৯ মিলিয়ন ও জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে ৪৭ মিলিয়ন ডলার। ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন ঈদের খরচ মেটানোর জন্য পরিবারপরিজনের কাছে বাড়তি অর্থ পাঠান প্রবাসীরা। আর যারা নিয়মিত রেমিট্যান্স পাঠান না তারাও এ সময় অর্থ পাঠিয়ে থাকেন। এ কারণে ঈদের আগে বেশি পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে আসে। তথ্য মতে ২০১৪১৫ অর্থবছর রেমিট্যান্স আসে ১৫ হাজার ৩০৯ মিলিয়ন ডলার। ২০১৩১৪ অর্থবছর যা ছিল ১৪ হাজার ২২৮ মিলিয়ন ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6021.csv b/Bangla_fin_news_articles/6021.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ba95f55f58afa50aaf760da81a9b529044462b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6021.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6021,বিএইচবিএফসিকে ৫০০ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার,2015-07-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনের বিএইচবিএফসি আর্থিক সংকট কাটিয়ে উঠতে তিন কিস্তিতে ৫০০ কোটি টাকা ঋণ সহায়তাও দেবে সরকার। সচিবালয়ে মঙ্গলবার বিএইচবিএফসির বিষয়ে করণীয় নির্ধারণ সংক্রান্ত বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের এ কথা জানান। অর্থমন্ত্রী বলেন বর্তমানে বিএইচবিএফসি ভালো করছে ও প্রতিযোগিতামূলকভাবে ঋণ দিচ্ছে। আগামীতে এটাকে বিশেষায়িত ব্যাংকে রূপান্তরিত করা হবে। এ জন্য আইন সংশোধন করা হবে এবং আইন সংশোধনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ব্যাংকে রূপান্তর করা হলে প্রতিষ্ঠানটি তখন আমানত সংগ্রহ করতে পারবে। অর্থমন্ত্রী আরো জানানআগামী ২০১৬ সালেই এটি বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে কার্যক্রম শুরু করতে পারে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকায় বিএইচবিএফসির ঋণের সুদের হার বর্তমানে ১২ শতাংশ। এটা ১৩ শতাংশে উন্নীত করা হবে। তবে অন্যান্য এলাকার জন্য ঋণের সুদের হারের পার্থক্য ২ শতাংশ বহাল থাকবে। বৈঠক সূত্রে জানা গেছেসহজ শর্তে ৫০০ কোটি টাকা পাওয়া গেলে এর পুরো অর্থই ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাইরে মফস্বল এলাকায় বিতরণ করা হবে। বিতরণযোগ্য এ ঋণের ৭৫ শতাংশই হবে সহজ শর্তে এবং ২৫ শতাংশ বাজার শর্তে বিতরণ করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6022.csv b/Bangla_fin_news_articles/6022.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f653efe43985c10dccd9a075be8b021f19eb177d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6022.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6022,সামিট পাওয়ারের মুনাফা বেড়েছে ৩০ ভাগ,2015-07-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বছরের প্রথমার্ধে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অনিরীক্ষিত মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৩০ শতাংশ বেড়েছে। এ গ্রুপের অন্য সদস্য বিদ্যুত্ খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সামিট পূর্বাঞ্চল পাওয়ার কোম্পানির মুনাফাও একই সময়ে ২৫ শতাংশ বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্যে দেখা গেছে সর্বশেষ অনিরীক্ষিত প্রান্তিক প্রতিবেদন অনুসারে সামিট পাওয়ারের জানুয়ারিজুন সময়ে কোম্পানিটির নিট মুনাফা হয়েছে ১৫৬ কোটি ৩৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস ২ টাকা ২ পয়সা। এক বছর আগে তা ছিল ১২০ কোটি ৩৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা। আর সামিট পূর্বাঞ্চল পাওয়ার কোম্পানির অর্ধবার্ষিক মুনাফা হয়েছে ৪৩ কোটি ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা ইপিএস ২ টাকা ৮৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ছিল যথাক্রমে ৩৪ কোটি ৪২ লাখ ৩০ হাজার টাকা ও ২ টাকা ২৬ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6023.csv b/Bangla_fin_news_articles/6023.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3017135bc123a91c5222bfe6a18e10a17a1f3a22 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6023.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6023,কেডিএসের আইপিওর চাঁদা গ্রহণ ৯ আগস্ট শুরু,2015-07-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন পাওয়া কেডিএস অ্যাকসেসরিজের শেয়ার বরাদ্দের আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী ৯ আগস্ট থেকে। চলবে ২০ আগস্ট পর্যন্ত। দেশি ও প্রবাসী উভয় বিনিয়োগকারীর জন্য এ সময় প্রযোজ্য। এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৫৪৫তম সভায় এ কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়। কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ১ কোটি ২০ লাখ শেয়ার ছেড়ে মোট ২৪ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ১০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ২০ টাকা মূল্যে শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন পেয়েছে কোম্পানিটি। প্রাথমিক শেয়ারের ক্ষেত্রে ২৫০টি শেয়ারে লট নির্ধারণ করেছে কেডিএস অ্যাকসেসরিজ। ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কেডিএসের শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ২৯ পয়সা। শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য এনএভিপিএস ১৯ টাকা ৬৩ পয়সা। আইপিওর মাধ্যমে সংগ্রহ করা টাকা ব্যবসা সম্প্রসারণ ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও আইপিও প্রক্রিয়ার ব্যয় মেটাতে খরচ করবে কোম্পানিটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6024.csv b/Bangla_fin_news_articles/6024.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..73601167fb7cfe2c00440bfde72c104254b3bbc9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6024.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6024,ঈদের আগে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় পুঁজিবাজারের সূচক ও লেনদেন,2015-07-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদের আগে শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারের সূচক ও লেনদেনে ইতিবাচক প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার উভয় বাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। এতে টানা ছয় কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ইতিবাচক প্রবণতায় থাকলো। ছয় কর্মদিবসে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে ১৩০ পয়েন্ট। লেনদনও উঠে এসেছে পাঁচশত কোটি টাকার উপরে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫২০ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২৬ কোটি ৩২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৩টির কমেছে ৮৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭১ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩১২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৯টির কমেছে ৭৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে সাম্প্রতিক সময়ের লেনদেন পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে পুঁজিবাজারে নতুন তালিকাভুক্ত দুটি কোম্পানিকে ডিএসইএক্স সূচকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কোম্পানি দুটি হলো শাশা ডেনিমস্ এবং বাংলাদেশ স্টিল রিরোলিং মিল। যা আগামী ২১ জুলাই থেকে কার্যকর করা হবে। এছাড়া ডিএস৩০ সূচকের কোম্পানিগুলোতে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। এ সূচকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে ওরিয়ন ফার্মা এবং আরএকে সিরামিকসকে। আর সূচক থেকে বাদ দেয়া হয়েছে লঙ্কাবাংলা ফাইনান্স এবং কেয়া কসমেটিক্সকে। ডিএস৩০ সূচকের এ রদবদল কার্যকর হবে ২১ জুলাই থেকে। এদিকে পবিত্র ঈদউলফিতর উপলক্ষে আজ বুধবার থেকে দেশের পুঁজিবাজার ছয় দিন বন্ধ থাকবে। আগামী ২১ জুলাই যথারীতি বাজারে লেনদেন শুরু হবে। ঈদের পর দুই স্টক এক্সচেঞ্জের অফিস আগের সময় অনুযায়ী সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত চলবে। আর শেয়ার লেনদেন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত চলবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6025.csv b/Bangla_fin_news_articles/6025.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8cbb41371f725c15d40d25cf2904e230bcb61bba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6025.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6025,বেতনবোনাস দেয়নি এক হাজার গার্মেন্টস,2015-07-15,রিয়াদ হোসেন,১০ জুলাইয়ের মধ্যে গার্মেন্টস শ্রমিকদের বেতন আর ১৪ জুলাইয়ের মঙ্গলবার মধ্যে বোনাস পরিশোধ করার জন্য মালিকদের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল সরকার। গতকাল ওই সময়সীমা শেষ হয়েছে। দেশে প্রায় ৫ হাজার কারখানা চালু থাকলেও এ সময়ের মধ্যে প্রায় ১ হাজার কারখানা শ্রমিকদের বেতনবোনাস পরিশোধ করেনি। শিল্পাঞ্চল পুলিশের মহাপরিদর্শক আব্দুস সালাম ইত্তেফাককে এসব তথ্য জানিয়ে বলেন অনেক কারখানা কর্তৃপক্ষ আগে বেতন পরিশোধ করলে ছুটি দেয়ার আগেই শ্রমিকরা চলে যায়। ফলে মালিকপক্ষ সমস্যায় পড়ে। এ আশঙ্কায় অনেকে আগেভাগে পাওনা দিতে চান না। ঈদের আগে আগামীকাল বৃহস্পতিবারের মধ্যে সব কারখানা বেতনবোনাস পরিশোধ করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এছাড়া অতীতের ন্যায় এবার শিল্প এলাকায় অসন্তোষ নেই জানিয়ে তিনি বলেন কিছু সমস্যা থাকলেও তা কারখানার অভ্যন্তরে সমাধান হচ্ছে। বাইরে কোন অসন্তোষ নেই। তবে পোশাক কারখানা মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম দাবি করেছেন প্রায় ৯৫ শতাংশ কারখানা বেতন আর ৭৫ শতাংশ কারখানা বোনাস পরিশোধ করেছে। ঈদের আগে সব কারখানাই বেতনবোনাস পরিশোধ করতে পারবে। শ্রম সচিব মিকাইল শিপারও আশা করছেন ঈদের আগে সব কারখানা বেতনবোনাস পরিশোধ করতে পারবে। সমস্যা হবে না। তবে কারখানা মালিকপক্ষ আর সরকারের এমন আশার বাণীর মধ্যেও কিছু কারখানায় শ্রমিকদের বেতনবোনাস পরিশোধ নিয়ে ঝামেলা দেখা দিয়েছে। এর ফলশ্রুতিতে ছোটখাট অসন্তোষের ঘটনাও ঘটছে। দক্ষিণখানের সোয়ান গার্মেন্টসের ১৩শ শ্রমিকের বেতন বকেয়া গত তিন মাস ধরে। ঈদের আগে বেতনবোনাসের দাবিতে শ্রমিকরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়েছে। অন্যদিকে টঙ্গির কে এল ফ্যাশন নামে একটি কারখানার শতাধিক শ্রমিক বকেয়া বেতনের দাবিতে গত তিন দিন আগে রাজধানীর বিজিএমইএ ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে। গতকাল তাদের সব পাওনা পরিশোধের কথা থাকলেও কেবলমাত্র জুন মাসের অর্ধেক বেতন দেয়া হয়েছে। বাদবাকি বেতন ও বোনাস দেয়া হয়নি। শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে এসব শ্রমিকদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। এদিকে সোয়ান গার্মেন্টসের শ্রমিকদের সমস্যা সমাধানে শ্রম মন্ত্রণালয় একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ আহমেদের নেতৃত্বে এ কমিটিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রতিনিধিরা রয়েছেন। তবে এখন পর্যন্ত কমিটি ফলপ্রসু কোন সমাধানে পৌঁছাতে পারেনি। শ্রম সচিব মিকাইল শিপারও এর আশু কোন সমাধান দেখছেন না। তিনি বলেন আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কারখানা মালিকের কিছু সম্পত্তিও রয়েছে। এসব বিক্রি করে শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ করা যাবে। কিন্তু মুস্কিল হলো এ কারখানার মালিক মারা গেছে। ফলে এখন পর্যন্ত বৈধ কোন মালিকই নির্ধারিত হয়নি। অবশ্য সরকারের এমন বক্তব্যের সঙ্গে একমত নন শ্রমিকরা। সোয়ান গার্মেন্টসের শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচিতে একাত্মতা প্রকাশ করেছে গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রসহ কয়েকটি বাম রাজনৈতিক সংগঠন। কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন ইত্তেফাককে বলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক নেই কিন্তু ব্যবস্থাপনা পরিষদের অন্য সদস্যদের থাকার কথা। এ দায় তাদেরই নিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6026.csv b/Bangla_fin_news_articles/6026.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2a4d4783b3cccacf10dccb2239ea885a2079716b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6026.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6026,কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল ও চট্টগ্রামের ক্যাশ বিভাগ খোলা বুধবার,2015-07-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদুল ফিতর উপলক্ষে তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিককর্মচারীদের বেতন বোনাস ও অন্যান্য ভাতাদি পরিশোধের জন্য পোশাক শিল্পঘন এলাকায় তফসিলি ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখা বুধবার খোলা থাকবে। এ জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল ও চট্টগ্রাম অফিসের ক্যাশ বিভাগ খোলা থাকবে। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ঈদুল ফিতরের আগে তৈরি শিল্পে কর্মরত শ্রমিক কর্মচারিদের বেতন বোনাস ও অন্যান্য ভাতাদি পরিশোধের সুবিধার্থে ঢাকা মহানগরী আশুলিয়া টঙ্গী গাজীপুর সাভার নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে অবস্থিত পোশাক শিল্প এলাকার তফসিলি ব্যাংকের কেবলমাত্র তৈরি পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্ট শাখাসমূহ পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণপূর্বক আজ বুধবার খোলা রাখার কথা বলা হয়েছে। আর বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে সহযোগিতা করার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল ও চট্টগ্রাম অফিসের ক্যাশ বিভাগ খোলা থাকবে। আজ সরকারি ছুটি হওয়ায় অফিসে যোগদানকারী ব্যাংক কর্মকর্তা কর্মচারিদেরকে যুক্তিসঙ্গত ভাতা প্রদানের জন্য প্রজ্ঞাপনে পরামর্শ দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6027.csv b/Bangla_fin_news_articles/6027.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fa62f86bbe8a71bb37e150ec961eeb8f3677bbf8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6027.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6027,বুধবার থেকে পুঁজিবাজার বন্ধ,2015-07-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বুধবার থেকে দেশের পুঁজিবাজার ছয় দিন বন্ধ থাকবে। আগামী ২১ জুলাই যথারীতি বাজারে লেনদেন শুরু হবে। ঈদের পর দুই স্টক এক্সচেঞ্জের অফিস আগের সময় অনুযায়ী সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত চলবে। আর শেয়ার লেনদেন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত চলবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6028.csv b/Bangla_fin_news_articles/6028.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1dca4d899f9b4465e9c9a19484e8e9e6f41219de --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6028.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6028,ডিএস৩০ সূচকে ২ কোম্পানি পরিবর্তন,2015-07-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছে সাম্প্রতিক সময়ের লেনদেন পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে পুঁজিবাজারে নতুন তালিকাভুক্ত দুটি কোম্পানিকে ডিএসইএক্স সূচকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কোম্পানি দুটি হলোশাশা ডেনিমস এবং বাংলাদেশ স্টিল রিরোলিং মিল যা আগামী ২১ জুলাই থেকে কার্যকর করা হবে। এ ছাড়া ডিএস৩০ সূচকের কোম্পানিগুলোতে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। এ সূচকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে ওরিয়ন ফার্মা এবং আরএকে সিরামিকসকে। সূচক থেকে বাদ দেয়া হয়েছে লঙ্কাবাংলা ফাইনান্স এবং কেয়া কসমেটিকসকে। ডিএস৩০ সূচকের এ রদবদল কার্যকর হবে ২১ জুলাই থেকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6029.csv b/Bangla_fin_news_articles/6029.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a58acae92e2f161d3ddb5ea070cbbf0a976a8873 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6029.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6029,ঈদের আগে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় পুঁজিবাজার,2015-07-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদের আগে শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারের সূচক ও লেনদেনে ইতিবাচক প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। মঙ্গলবার উভয় বাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। এতে টানা ছয় কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ইতিবাচক প্রবণতায় থাকল। ছয় কর্মদিবসে ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক বেড়েছে ১৩০ পয়েন্ট। লেনদনও উঠে এসেছে ৫০০ কোটি টাকার ওপরে।তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৭ বেড়ে ৪ হাজার ৬৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৫ বেড়ে ১ হাজার ৮২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫২০ কোটি ৬৫ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২৬ কোটি ৩২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৩টির কমেছে ৮৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭১ বেড়ে ১৪ হাজার ৩১২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৪৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৫ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৯টির কমেছে ৭৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6030.csv b/Bangla_fin_news_articles/6030.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..493514eeb466a4233040d2bc38a3692188adba3c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6030.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6030,স্পট মার্কেট থেকে শাহজিবাজারকে অব্যাহতি,2015-07-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অস্বাভাবিকভাবে শেয়ারের দর বৃদ্ধি রোধ করতে স্পট মার্কেটে লেনদেন করা শাহজিবাজারের বিষয়ে নমনীয় হয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। মঙ্গলবার কমিশনের ৫৫১ তম কমিশন সভায় এ কোম্পানিটিকে স্পট মার্কেট থেকে অব্যাহতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। তাই আগামীতে কোম্পানিটি সাধারণ মার্কেটে লেনদেন হবে। তবে কোম্পানিটির শেয়ার ক্রয়ে কোনো ধরনের ঋণ প্রদান করা যাবে না। জানা গেছেকোম্পানিটি বাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকেই তর তর করে শেয়ারের দাম বাড়ছিল। চলতি বছরে সবচেয়ে দ্রুত বেড়েছে শেয়ারটির দর। ২০১৪ সালের ১১ আগস্ট থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য শাহজিবাজার পাওয়ারের শেয়ার লেনদেন স্থগিত করার ঘোষণা দেয় ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ। বিএসইসির তদন্তে সহায়তা ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে লেনদেন স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে জানানো হয়। ওই সময় প্রায় দুই মাস শাহজিবাজার পাওয়ারের শেয়ার লেনদেন বন্ধ ছিল। এরপর লেনদেন শুরু হওয়ার পর আবারো শেয়ার দর বাড়াতে থাকে। ফলে ২০১৪ সালের ১৮ নভেম্বর বিএসইসির ৫৩২তম কমিশন সভায় শাহজিবাজার পাওয়ারকে স্পট মার্কেটে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় কমিশন। এ ছাড়া ওইদিন কোম্পানিটির শেয়ারকে ঋণ পাওয়ার অযোগ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়। প্রসঙ্গত স্পট মার্কেটে নগদ টাকায় শেয়ার কেনাবেচা করতে হয়। এখানে যেদিন লেনদেন হয় সেদিনই তার নিষ্পত্তি হয়। স্পট মার্কেটের শেয়ারে নেটিং বা আর্থিক সমন্বয় সুবিধা থাকে না। অর্থাত্ কোনো শেয়ার বিক্রি করে ওই অর্থে অন্য কোনো শেয়ার কেনা যায় না। এতে এ মার্কেটে শেয়ারের কেনাবেচা কিছুটা কমে যায়। শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকলে ওই কোম্পানির শেয়ার লেনদেন স্পট মার্কেটে সরিয়ে নেওয়া হয়। যেন লেনদেন জটিলতার কারণে ওই কোম্পানির শেয়ার কেনার ঝোঁক কমে যায়। ফলে শেয়ারের দামের ঊর্ধ্বগতির ধারা থেমে যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6031.csv b/Bangla_fin_news_articles/6031.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..29a2983e5dac13587a0db81864e7a8341aa5abb1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6031.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6031,শেয়ারবাজার ছয় দিন ছুটি,2015-07-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পবিত্র শবে কদর এবং ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশের উভয় শেয়ারবাজার ১৫ থেকে ২০ জুলাই পর্যন্ত ছয় দিন ছুটি থাকবে। সরকারি সূত্র জানায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই আগামী ২০ জুলাই পর্যন্ত শেয়ার ট্রেডিং হবে না। এ সময়ে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের অফিস বন্ধ থাকবে। উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে আগামী ২১ জুলাই মঙ্গলবার থেকে পুনরায় শেয়ার ট্রেডিং শুরু হবে। ছুটি শেষে ২১ জুলাই থেকে শেয়ার ট্রেডিংয়ের সময়সূচি হবে সকাল ১০টা ৩০ মিনিট থেকে ২টা ৩০ মিনিট এবং অফিস সময়সূচি হবে সকাল ৯টা ৩০ মিনিট থেকে ৫টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6032.csv b/Bangla_fin_news_articles/6032.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ff819973548a373874fa26b7bef6ba98e7de009d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6032.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6032,গ্রুপ পর্যায়ে একীভূত হলেও বাংলাদেশে আলাদা থাকছে লাফার্জ ও হোলসিম,2015-07-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,একীভূতকরণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে লাফার্জ হোলসিম লিমিটেড নামে যাত্রা করেছে বিশ্বের দুই সিমেন্ট কোম্পানি ফরাসি লাফার্জ এসএ ও সুইস হোলসিম লিমিটেড। তবে করপোরেট কাঠামোর কারণে বাংলাদেশে আলাদাভাবেই ব্যবসা করে যাবে তারা। যতদিন পর্যন্ত দেশে দুই কোম্পানি একত্র না হবে তত দিন লাফার্জ সুরমা ও হোলসিম বাংলাদেশের লাভক্ষতির হিসাব আলাদাই থাকবে। বিদেশে গ্রুপ পর্যায়ে একীভূতকরণের পর এ কোম্পানির বদলে লাফার্জ হোলসিম লিমিটেড তাদের এক উদ্যোক্তাগোষ্ঠীতে পরিণত হয়েছে। ডিএসই এ তথ্য জানিয়েছে। এদিকে গ্রুপ পর্যায়ে লাফার্জ ও হোলসিমের একীভূতকরণের আলোচনা এগিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ডিএসইর বিনিয়োগকারীরা দেশে এ দুই কোম্পানির একীভূতকরণ নিয়েও আশাবাদী হচ্ছিলেন। ফলে লাফার্জের শেয়ারের দাম বেড়ে যায়। দেশে একীভূত না হওয়ায় রবিবার শেয়ারটির দরে কিছুটা নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে গতকাল সোমবার শেয়ারদর বেড়েছে ২ টাকা ৩০ পয়সা। জানা গেছে ১৯৯৭ সালে একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে যাত্রা করে লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি ২০০৩ সালে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রূপান্তিত হয়। এখন পর্যন্ত একমাত্র গ্রিনফিল্ড কোম্পানি হিসেবে ওই বছরই এটি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট লিমিটেডের অনুমোদিত মূলধন ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধন ১ হাজার ১৬১ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। রিজার্ভ ১৬৪ কোটি ১৮ লাখ টাকা। কোম্পানির মোট শেয়ারের ৫৮ দশমিক ৮৭ শতাংশ এর উদ্যোক্তাপরিচালকদের কাছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ৫ দশমিক ৭৭ শতাংশ এবং বাকি ৩৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে। আর ২০০০ সালে হুন্দাই সিমেন্ট অধিগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে হোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড। পরবর্তীতে স্থানীয় ইউনাইটেড ও সায়হাম সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে অধিগ্রহণ করে উত্পাদন সক্ষমতা আরো বাড়ায় কোম্পানিটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6033.csv b/Bangla_fin_news_articles/6033.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a135ff99640059f91430f473ac19efe6f3a1596b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6033.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6033,২০০ কোটি টাকার বন্ড ছাড়বে বিএসআরএম স্টিলস,2015-07-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০০ কোটি টাকার জিরো কুপন বন্ড ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। বন্ড বিক্রির অর্থে মূলধনী ব্যয় নির্বাহ ব্যয়বহুল ঋণ পুনঃঅর্থায়ন এবং বিএসআরএম গ্রুপের বিদ্যুৎ প্রকল্পে বিনিয়োগে ব্যয় করা হবে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি অনুমোদন সাপেক্ষে বন্ড বিক্রির এ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। ডিএসই সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে কোম্পানিটির ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে ডাবল এ এবং স্বল্পমেয়াদে এসটি২। ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত ও প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এ ঋণমান নির্ধারণ করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড সিআরআইএসএল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6034.csv b/Bangla_fin_news_articles/6034.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..85fcc4f86a924a1ea5576fef7f0b0935d7a82e34 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6034.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6034,এবার প্রণোদনা কমেছে রফতানি খাতে,2015-07-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পোশাক শিল্প রফতানিতে উেস কর বাড়ানোর পর এবার রফতানি খাতের নগদ প্রণোদনা কমিয়েছে সরকার। চলতি অর্থবছরে রফতানিমুখী দেশিয় বস্ত্রখাতে শুল্ক বন্ড ও ডিউটি ড্র ব্যাকের পরিবর্তে বিকল্প নগদ সহায়তা ৪ শতাংশ করা হয়েছে। গত বছর এ প্রণোদনার পরিমাণ ছিল ৫ শতাংশ। এছাড়া চামড়াজাত দ্রব্য রফতানির ক্ষেত্রে প্রণোদনা আড়াই শতাংশ কমানো হয়েছে। গতকাল এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৈদেশিক মুদ্রায় লেনদেনে নিয়োজিত সব অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকের কাছে পাঠানো ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে দেশের রফতানি বাণিজ্যকে উত্সাহিত করতে সরকার পূর্ববর্তী বছরের মত চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরেরও কতিপয় পণ্য রফতানি খাতে রফতানি ভর্তুকী বা নগদ সহায়তা প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এ বছর ১৪টি রফতানি খাতে নগদ সহায়তা বা ভর্তুকি দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সর্বনিম্ন ৩ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ পর্যন্ত সহায়তা দেয়া হবে। এক জুলাই থেকে আগামী ২০১৬ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত এই সুযোগ অব্যাহত থাকবে। ওই প্রজ্ঞাপনে দেখা যায় চলতি অর্থবছরে রফতানিমুখী দেশিয় বস্ত্রখাতে শুল্ক বন্ড ও ডিউটি ড্র ব্যাকের পরিবর্তে ৪ শতাংশ হারে বিকল্প নগদ সহায়তা দেয়া হবে। যা গত অর্থবছরের তুলনায় এক শতাংশ কম। সমহারে কমানো হয়েছে বস্ত্রখাতের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের অতিরিক্ত সহায়তাও। এ খাতে সহায়তা ৫ শতাংশের পরিবর্তে দেয়া হবে ৪ শতাংশ। অন্যদিকে রফতানি মূল্যের উপর কর হার দশমিক ৬ শতাংশ নির্ধারণ করে আরেক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত বছর এই কর হার ছিল দশমিক ৩ শতাংশ। পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেন কর বাড়ানো ও প্রণোদনা কমানোর এটা উপযুক্ত সময় নয়। এমনিতেই রফতানি কমছে। রফতানি আয় বৃদ্ধিতে এ খাতকে আরও সহায়তা দিতে হবে। তা না দিয়ে সরকার উল্টো প্রণোদনা কমাচ্ছে অন্যদিকে কর হার বাড়িয়েছে। এতে রফতানি আয়ে প্রভাব পড়তে পারে। এছাড়া চামড়াজাত পণ্য গত অর্থবছরে যেখানে ১৫ শতাংশ পেয়েছে এবার এই খাতে প্রণোদনা থাকবে সাড়ে ১২ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি কমানো হয়েছে হাড়ের গুড়া রফতানি প্রণোদনা। গত বছর যেখানে ১৫ শতাংশ নগদ প্রণোদনা দেয়া হয়েছে এবার পাবে মাত্র ৫ শতাংশ। এখাতের প্রণোদনা এক বছরেই ১০ শতাংশ কমানো হয়েছে। তবে বরাবরের মত কৃষিজাত পণ্য রফতানি নগদ সহায়তা সবচেয়ে বেশি ২০ শতাংশ রাখা হয়েছে। হোগলা খড় ও আখের ছোবড়া ইত্যাদি দিয়ে রফতানিমুখী হাতের তৈরি পণ্য রফতানি ১৫ থেকে ২০ শতাংশ কৃষিপণ্য ও প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্যে ২০ শতাংশ ও মাংসে ২০ শতাংশ হারে নগদ সহায়তা দেয়া হবে। এছাড়া হিমায়িত চিংড়িতে ১০ শতাংশ জাহাজে ৫ শতাংশ আলুতে ২০ শতাংশ পাটজাত দ্রব্যে সাড়ে ৭ থেকে ১০ শতাংশ বোতলে ১০ শতাংশ ও নতুন বাজারে পণ্য রফতানিতে ৩ শতাংশ নগদ সহায়তা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। চিংড়ি ও মাছ রফতানির ক্ষেত্রে বরফ আচ্ছাদনের হার ও পাটজাতে বৈচিত্র্যকৃত পণ্যে ৭৫ শতাংশ পাটের ব্যবহার করার শর্ত জুড়ে দেয়া হয়েছে প্রণোদনা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে। সহায়তা প্রাপ্ত ১৪টি খাতের মধ্যে ৩টি খাতে প্রণোদনা কমলেও বেড়েছে একটি মাত্র খাতে। হাল্কা প্রকৌশল পণ্য রফতানি খাতে প্রণোদনা ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6035.csv b/Bangla_fin_news_articles/6035.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..35e6ccbf52189f91bff31b031d9cb8180a52455a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6035.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6035,পুঁজিবাজারে লেনদেন কমলেও সূচক বেড়েছে,2015-07-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সোমবার পুঁজিবাজারে লেনদেন কমলেও বেড়েছে সূচক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন কমে পাঁচশ কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছে। তবে লেনদেনে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল ওষুধ খাতের। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১৩৬ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ২৮ ভাগ। এছাড়া জ্বালানি ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাতে লেনদেন হয়েছে ১৪৫ কোটি টাকা। তথ্যে দেখা গেছে সোমবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬২৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮১৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৯৪ কোটি ৩২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৯ কোটি ৪২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩২১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪০টির কমেছে ১২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ২৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৭ কোটি ৭ লাখ টাকা। লেনদেনকৃত ২৪৮টি কোপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৮টির কমেছে ১০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হাইডেলবার্গ সিমেন্ট ও খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ কোম্পানির শেয়ার দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। কোম্পানি দুটির শেয়ারের অস্বাভাবিক দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিশের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। জানা গেছে গত ১০ কার্যদিবসে হাইডেলবার্গ সিমেন্টের শেয়ার দর ৫৫৭ টাকা থেকে বেড়ে ৬৫৩ টাকা হয়। অর্থাৎ শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ৯৬ টাকা বা ১৭ দশমিক ১৮ শতাংশ। আর খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগের শেয়ার দর গত এক মাস ধরেই থেমে থেমে বাড়ছে। ১৪ জুন কোম্পানিটির শেয়ার দর ছিল ২২ দশমিক ৯০ টাকা। ১২ জুলাই তা বেড়ে ৩০ দশমিক ৫০ টাকায় গিয়ে দাঁড়ায়। এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ৩৩ দশমিক ১৮ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6036.csv b/Bangla_fin_news_articles/6036.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cc10b01c4b5ac75a25a8faf36b90953ff7acbe71 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6036.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6036,‘গ্যাসভিত্তিক শিল্প থেকে সরে আসা দরকার’,2015-07-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিকইইলাহী চৌধুরী শিল্প উদ্যোক্তাদেরকে গ্যাসভিত্তিক শিল্প স্থাপন থেকে সরে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন আমাদের গ্যাসের মজুদ অনেক বেশি নয়। তাই গ্যাসভিত্তিক শিল্প থেকে সরে আসা দরকার। বহুমুখী জ্বালানি ব্যবহার করে শিল্প স্থাপনে পরিকল্পনা গ্রহণ করা যেতে পারে। এসময় তিনি শিল্পে তরল গ্যাস এলএনজি বিদ্যুত্ বা কয়লার উপর ভিত্তি করে শিল্প স্থাপন করার করার পরামর্শ দেন। তরল গ্যাস সহজলভ্য করতে আরও এলএনজি পোর্ট আর করা হবে বলে জ্বালানি উপদেষ্টা উল্লেখ করেন। রবিবার রাজধানীর একটি হোটেলে বিনিয়োগ বোর্ড আয়োজিত বিনিয়োগের বহুমুখী দিক শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিনিয়োগ বোর্ডের নির্বাহি চেয়ারম্যান ড. এস এ সামাদের সভাপতিত্বে দুটি পৃথক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির এফবিসিসিআই সহসভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন এবং মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির ভাইস প্রেসিডেন্ট আনিস এ খান। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আনিসুল হক। ড. তৌফিকই ইলাহী চৌধুরী বলেন বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় তুলনামূলকভাবে কম হলেও সামাজিক সূচকে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে। যা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নেও ভূমিকা রাখছে। তিনি বলেন শিল্প উন্নয়নের স্বার্থে বিশেষায়িত শিল্প অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। সেখানে ২৪ ঘণ্টা বিদ্যুতের সরবরাহ দেয়া হবে। এছাড়া সারা দেশেই ক্লাস্টার করে করে শিল্পগুলোকে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুত্ দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। আনিসুল হক তার বক্তব্যে বলেন আমাদের দেশে বর্তমানে যে বৈদেশিক বিনিয়োগ আসছে তার বেশিরভাগই সেবা খাতে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রয়োজন অনুযায়ী কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে শিল্প খাতে বেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন। এতে প্রবৃদ্ধিতেও ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। সিটি কর্পোরেশন মেয়র আনিসুল হক আরও বলেন শিল্পে বিনিয়োগ বাড়াতে হলে জমি গ্যাসবিদ্যুত্ ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা লাগবে। এছাড়া বিনিয়োগ সংক্রান্ত কাজে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা কমাতে হবে। যে কোন কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার ব্যবস্থা করতে হবে। বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রমেও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অস্বস্তি আছে। তা দূর করতে হবে। শফিউল উসলাম মহিউদ্দিন বলেন বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাধা হলো জমির স্বল্পতা অর্থায়নের স্বল্প সুযোগ আমলাতান্ত্রিক জটিলতা রাজনৈতিক অস্থিরতা দক্ষ শ্রমিকের অভাব এবং দীর্ঘমেয়াদি নীতিমালার অভাব। এক্ষেত্রে দেশের সর্বত্র অব্যবহূত জমি খুঁজে বের করে শিল্পে আওতায় দিতে হবে। জেলাভিত্তিক শিল্প অঞ্চল এবং বিনিয়োগ বোর্ড অফিস করা যেতে পারে। দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ত্রুটিমুক্ত এবং টেকসই অবকাঠামোর পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি সরকারি নীতিমালা চান উল্লেখ করে উম্মুক্ত আলোচনায় বক্তারা বলেন গ্যাসবিদ্যুত্ ও রাস্তা ঘাট উন্নয়নের পাশাপাশি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা থাকলে বিনিয়োগ বাড়বেই। তবে শিল্প সংক্রান্ত বিভিন্ন নীতিমালা স্বল্পমেয়াদি হলে উদ্যোক্তারা বিপাকে পড়ে যান। তাই দীর্ঘমেয়াদি নীতিমালা নিতে হবে। পাশাপাশি বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়াতে বাংলাদেশের ব্র্যন্ডিং ইমেজ বাড়াতে হবে। দূতাবাসগুলোতে কমার্শিয়াল বিভাগকে কার্যকরী করতে হবে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ওয়ান স্টপ সার্ভিসের সুবিধা দেয়ারও দাবি জানান বক্তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6037.csv b/Bangla_fin_news_articles/6037.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4c8254de4366e12b99db9580e385d7cc3468a2d7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6037.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6037,১১০ ব্যক্তিপ্রতিষ্ঠানে সম্মাননা এনবিআর,2015-07-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৩১৪ অর্থবছরে জাতীয় পর্যায়ে ৯ ও জেলা পর্যায়ে ১১০ ব্যক্তিপ্রতিষ্ঠানে সম্মাননা দিয়েছে জাতীয় রাজস্বা বোর্ড এনবিআর। সর্বোচ্চ মূল্য সংযোজন কর মূসক পরিশোধকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান হিসাবে তাদেরকে এ অ্যাওয়ার্ড দেয়া হয়। রবিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্রে মূসক দিবসের আলোচনায় ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের হাতে এ সম্মাননাপত্র ও ক্রেস্ট তুলে দেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। জাতীয় পর্যায়ে মূসক সম্মাননাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো হলো উত্পাদনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস গ্যাস ফিল্ড সিলেটের কৈলাশটিলা গ্যাস ফিল্ড ও হবিগঞ্জের রশিদপুর কনডেনসেট ফ্রাকশনেশন প্লান্ট। সেবায় পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড আরইবি চট্টগ্রামের চৌধুরী টি ওয়্যারহাউজ এবং বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল আরটিভি। ব্যবসায় গাজীপুরের গ্যালারি এপেক্স রাজধানীর লালমাটিয়ার আড়ং ও বসুন্ধরা সিটির মোস্তফা মার্ট। এর বাইরে জেলা পর্যায়ে পর্যায়ের মূসক সম্মাননা পান ১১০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান। সম্প্রতি এ বিষয়ে একটি গেজেট প্রকাশ করে এনবিআর। সেখানে বলা হয় সর্বোচ্চ মূল্য সংযোজন কর পরিশোধকারী প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার প্রদান নীতিমালা ২০০৫ সংশোধিত বিধান অনুযায়ী উত্পাদন সেবা ও ব্যবসা ক্যাটাগরিতে এ সম্মাননা দেয়া হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6038.csv b/Bangla_fin_news_articles/6038.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e748a716001f17308ff8646b725dcbd8a7ce61de --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6038.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6038,এলসি ছাড়া পণ্য আমদানির সীমা বাড়ল,2015-07-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে বাণিজ্যিক আমদানিকারক হিসেবে নিবন্ধিত ব্যক্তিরা ব্যাংকে এলসি খোলা ছাড়াই বছরে দুই লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করতে পারবেন। আর শিল্প খাতের আমদানিকারক হিসেবে নিবন্ধিতদের এলসি ছাড়া আমদানির বিষয়টি স্পষ্ট করা হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংশোধিত গেজেটের আলোকে রবিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংকগুলোতে পাঠিয়েছে। আমদানি নীতি আদেশের ৮ অনুচ্ছেদ অনুযয়ী শর্তে সাপেক্ষে ব্যাংকে এলসি না খুলেই নির্দিষ্ট কিছু পণ্য আমদানির সুযোগ রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্ধারিত এলসিএ ফরম পূরণ করে এ পণ্য আমদানি করতে হয়। বিভিন্ন পক্ষের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত ৮ জুন নীতিমালায় কিছুটা সংশোধনী এনে গেজেট প্রকাশ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। সেখানে বলা হয়েছে এখন থেকে শিল্প খাতের আমদানিকারক হিসেবে নিবন্ধিত আমদানিকারকরা স্বীয় কারখানায় ব্যবহারিত কাঁচামাল ও মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির ক্ষেত্রে যে কোন পরিমাণের পণ্য এলসি ছাড়া আমদানি করতে পারবেন। এর আগে এ বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত থাকলেও তা স্পষ্ট ছিল না। এ ছাড়া এত দিন বাণিজ্যিক আমদানিকারকরা এলসি ছাড়া বছরে সর্বোচ্চ এক লাখ ডলারের যে কোন পণ্য আমদানির সুযোগ পেতেন। এখন তা বাড়িয়ে বছরে ২ লাখ ডলার করা হয়েছে। তবে মায়ানমার থেকে চাল ডাল ভূট্রা সীম আদা রসুন সয়াবিন তেল পামওয়েল পেঁয়াজ ও মাছ আমদানির ক্ষেত্রে এক চালানে ৫০ হাজার ডলার ও অন্য পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে এক চালানে ৩০ হাজার ডলার আমদানি করা যাবে। আর দ্রুত পচনশীল খাদ্যদ্রব্য টেকনাফ শুল্ক স্টেশনের মাধ্যমে আমদানির ক্ষেত্রে প্রতি চালানে ৫০ হাজার ডলার ও অন্যান্য স্থল বন্দরের মাধ্যমে ১০ হাজার ডলারের এবং নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য যে কোন পরিমাণে এলসি ছাড়া আমদানি করা যায়। আর সরকারি ব্যবস্থাপনায় চাল আমদানির ক্ষেত্রে একক চালানে ২০ লাখ ডলার পর্যন্ত আমদানির বিধান রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6039.csv b/Bangla_fin_news_articles/6039.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a3da702438fde4a076a230ad30db1c6739f56804 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6039.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6039,পোশাক শিল্প এলাকায় ১৫ জুলাই ব্যাংক খোলা,2015-07-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদুল ফিতর উপলক্ষে তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিককর্মচারীদের বেতন বোনাস ও অন্যান্য ভাতাদি পরিশোধের জন্য পোশাক শিল্পঘন এলাকায় তফসিলি ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখা আগামী ১১ জুলাই বুধবার খোলা থাকবে। রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ঈদুল ফিতরের আগে তৈরি শিল্পে কর্মরত শ্রমিক কর্মচারিদের বেতন বোনাস ও অন্যান্য ভাতাদি পরিশোধের সুবিধার্থে ঢাকা মহানগরী আশুলিয়া টঙ্গী গাজীপুর সাভার নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে অবস্থিত পোশাক শিল্প এলাকার তফসিলি ব্যাংকের কেবল তৈরি পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্ট শাখাসমূহ পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণপূর্বক আগামী ১৫ জুলাই বুধবার খোলা থাকবে। একই সঙ্গে ওইদিন সরকারি ছুটি হওয়ায় অফিসে যোগদানকারী ব্যাংক কর্মকর্তা কর্মচারীদের যুক্তিসঙ্গত ভাতা প্রদানেরও জন্য প্রজ্ঞাপনে পরামর্শ দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6040.csv b/Bangla_fin_news_articles/6040.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c30bd41d30120aeb7738f12076bbbfb13e423bc6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6040.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6040,‘দেশে মূসক দেয় মাত্র ৬০ হাজার প্রতিষ্ঠান’,2015-07-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন মূল্য সংযোজন কর মূসক বা ভ্যাট দেয়ার যোগ্য প্রতিষ্ঠান ৩ থেকে ৬ লাখ হলে দেশের মাত্র ৬০ হাজার প্রতিষ্ঠান তা দিয়ে থাকে। আর আয়কর দেয়ার যোগ্য লোকের সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি হলেও আয়কর দেন মাত্র ১১ লাখ মানুষ। তাই মূসক ও আয়করের আওতা বাড়ানোর তাগিদ দেন তিনি। রবিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় মূসক দিবস ২০১৫ উপলক্ষে আয়োজিত মত বিনিময় সভা ও সর্বোচ্চ মূসক প্রদানকারী সম্মানান প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর শুল্ক নীতি বিভাগের সদস্য মো. ফরিদ উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ প্রধানমন্ত্রীর অর্থবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান অর্থমন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ প্রমুখ। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এনবিআরের সদস্য মূসক বাস্তবায়ন ও আইটি মো. এনায়েত হোসেন। অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী বলেন দেশে মূসক দেয় মাত্র ৬০ হাজার প্রতিষ্ঠান। ৩ থেকে ৬ লাখ প্রতিষ্ঠান আছে যারা ব্যবসা করে মূসক দেয়ার উপযুক্ত। কিন্তু তারা মূসক দেয় না। মূসক দেয়ার ধারে কাছেও নেই। তিনি বলেন ১৬ কোটি লোকের দেশে রোজগার করে ৪ কোটি লোক। এদের মধ্যে আয়কর দেয় মাত্র ১১ লাখ। এখন আমাদের লক্ষ্য হলো কি করে করের আওতা বাড়ানো যায়। এসব মানুষকে করের আওতায় নিয়ে আসা। মানুষের সুযোগ সুবিধা বাড়ানোর জন্যই করের আওতা বাড়ানো প্রয়োজন। অর্থমন্ত্রী বলেন এ দেশে মূসক মোটেই জনপ্রিয় কর নয়। ব্যবসায়ি সমিতিগুলো সহজে তা মেনে নেয়নি। অনেক পর্যালোচনার মাধ্যমে রিভিউ করা হয়। আসলে কোন করই জনপ্রিয় নয়। এর মধ্যে মূসক বেশি অজনপ্রিয়। তবে আমার নিজস্ব অভিমত হলো মূসক সব চেয়ে ভালো কর। নিজে হিসেব রাখলে এতে কোন ঝামেলাই নেই। এটা অত্যন্ত ভালো ও ন্যায় কর। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন দেশে টিআইএন ধারী ১৮ লাখ এরমধ্যে কর দেয় মাত্র ১১ লাখ। গ্রামগঞ্জে অনেক মানুষ আছে যারা কর দিতে সক্ষম। তাদেরকেও করের আওতায় আনলে রাজস্ব আদায় বাড়বে। অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন আমরা কেউ কর দিতে চাই না। শুধু তাই নয় এসম্পর্কে অনেকেই জানেন না। এজন্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা খুবই জরুরি। তিনি বলেন বিদ্যুত্ ও অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বেসরকারি বিনিয়োগ হচ্ছে না বলে অনেকির ধারণা। কিন্তু বর্তমান সরকারের আমলে বিদ্যুত্ উত্পাদন অনেক বেড়েছে। বন্দরের সুবধা বাড়ানো হয়েছে। রাস্তাঘাটের উন্নয়নও হয়েছে। এসবে সরকারি বিনিয়োগ বেড়েছে। তার পরও বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়েনি। এখন বেসরকারি বিনিয়োগ প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রীর অর্থবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান বলেন কর আরোপের সময় সব সময় মনে রাখতে হবে তা যেন সহজে আদায় করা যায়। তা না হলে কর ফাঁকি দেয়া প্রবণতা বাড়বে ও এনবিআরেরও ব্যয় বাড়বে। তিনি বলেন ভ্যাট ব্যবস্থাকে অটোমেশন করার পাশাপাশি যারা কর দিবেন তাদের অটোমেশন সম্পর্কে জানতে হবে। রাজস্ব আদায় বাড়বে না। তাই করদাতা প্রতিষ্ঠানকেও অটোমেশনের মধ্যে আনতে এনবিআরএকে কাজ হবে । অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহ্্মাদ বলেন সঠিক ভাবে রাজস্ব আদায় করলে নিজসব অর্থায়ন বাজেট প্রণয়ন সম্ভব। বিদেশি অর্থায়নের আর প্রয়োজন হবে না। অতীতের সভাপতির মতো ভ্যাট আইন ২০১২ এর কিছু ধারা সংশোধন করার দাবি জানান এফবিসিসিআই সভাপতি। অনুষ্ঠানে জাতীয় পর্যায়ে সর্বোচ্চ মূসক পরিশোধকারী ৯ প্রতিষ্ঠান ও জেলা পর্যায়ে সর্বোচ্চ মূসক পরিশোধকারী ১১০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মানা দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6041.csv b/Bangla_fin_news_articles/6041.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e997a6cce88516bc0639905333a78a11a41a5bcd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6041.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6041,পৌনে ২ লাখেরও বেশি বৈদ্যুতিক খুঁটি কিনছে সরকার,2015-07-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পল্লী বিদ্যুতায়নে চারটি ক্রয় প্রস্তাবের বিপরীতে পৌনে ২ লাখেরও বেশি বৈদ্যুতিক খুঁটি এসপিসি পোল কিনছে সরকার। এ খুঁটিগুলো কিনতে মোট ব্যয় হবে ৩৮৮ কোটি টাকা। রবিবার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোস্তাফিজুর রহমান সাংবাদিকদের জানানক্রয় কমিটির বৈঠকে মোট ৭টি প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। অন্যান্য প্রস্তাবের মধ্যে পল্লী বিদ্যুতায়নের আওতায় ৪ হাজার ১৯০টি ডিস্ট্রিবিউশন ট্রান্সফরমার ও ৭ হাজার ৩৭৫ কিলোমিটার কন্ডাক্টর এসিএসআর বেয়ার ক্রয় এবং স্বল্প ও মধ্যম আয়ের লোকদের জন্য ১৪ তলা বিশিষ্ট ৫টি বহুতল ভবন নির্মাণের দর প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ১ হাজার ৫০০ বর্গফুট বিশিষ্ট এ ৫টি ভবনে মোট ফ্ল্যাট সংখ্যা হচ্ছে ৫২০টি। অতিরিক্ত সচিব জানান প্রকল্পের আওতায় ১০টি ভবনের মধ্যে প্রথম পাঁচটি ভবন এবার নির্মাণ করা হবে। ১ হাজার ৫০০ বর্গফুট বিশিষ্ট একটি বেজমেন্টসহ এ ৫টি ভবনে মোট ফ্ল্যাট সংখ্যা হচ্ছে ৫২০টি। প্রতিটি ভবনে ফ্ল্যাট সংখ্যা ১০৪টি। এতে মোট ব্যয় হবে ২৭২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। ক্রয় কমিটির বৈঠকের আগে অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের একটি প্রস্তাব নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়। প্রকল্পটি হচ্ছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন খুলনা জেলার ভূতিয়ার বিল এবং বর্ণালসলিমপুরকোলাবাসুখালী বন্যা নিয়ন্ত্রণ নিষ্কাশন প্রকল্প ২য় পর্যায় শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ৪৯ দশমিক ২৫ কিলোমিটার ও ৮ ভেন্ট ড্রেনেজ রেগুলেটর ছাগলাদহের কাছে আঠারোবাকি নদীতে নির্মাণ কাজটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত বাংলাদেশ ডিজেল প্লান্ট লিমিটেড বাস্তবায়নের প্রস্তাব করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6042.csv b/Bangla_fin_news_articles/6042.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..93827a5e0c5eb01ba4310af678871045f3c3b7d7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6042.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6042,৩৭ প্রকার প্রশিক্ষণের আয়োজন এসএমই ফাউন্ডেশনের,2015-07-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এ বছরও এসএমই ফাউন্ডেশন দেশব্যাপী ১০৫টি প্রশিক্ষণ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। ঢাকাসহ সারা দেশের বিভিন্ন বিভাগ জেলা এমনকি উপজেলা সদরে এসকল ট্রেনিং কর্মসূচির আয়োজন করা হবে। আগস্ট মাস থেকেই এই ট্রেনিং শুরু হবে। প্রতি ব্যাচে ২৫ থেকে ৩০ জন এই ট্রেনিংএ অংশ নিতে পারবেন। ট্রেনিং কর্মসূচিতে প্রত্যন্ত অঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত নারীপুরুষ অংশ গ্রহণের সুযোগ পাবেন। কোন জেলায় কী বিষয়ের ওপর ট্রেনিং কর্মসূচির আয়োজন করা হবে তা পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের মাধমে জানানো হবে। এ ছাড়া এসএমই ফাউন্ডেশনের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া যাবে। ফাউন্ডেশনে সরাসরি ০১৭১১৯৭২৩২৩ ০১৭১৩০৬৬৭১২ ফোন করেও এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে। ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছেএসএমই ফাউন্ডেশন এ বছর প্রায় ৩৭ প্রকার বিষয়স্তুর ওপর ট্রেনিং কর্মসূচির আয়োজন করবে। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাসহ কম্পিউটার ফ্যাশন ডিজাইন পার্লার ম্যানেজমেন্ট বিভিন্ন ধরনের হস্তশিল্প পাটপণ্য এসএমই উদ্যোক্তাদের ভ্যাট ও ট্যাক্স শীর্ষক প্রশিক্ষণ ক্ষুদ্র গার্মেন্টস উদ্যোক্তা ফুটওয়্যার ডেকেয়ার সেন্টার ইন্টেরিয়র ডিজাইন নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনা বাঁশ ও বেতপণ্য পাদুকা শিল্পসহ আরো অনেক বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6043.csv b/Bangla_fin_news_articles/6043.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..95909b6fb4fc00a1cf38982d319a9d5af5993dc6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6043.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6043,ডিএসইতে সাড়ে ৫০০ কোটি টাকার লেনদেন,2015-07-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে রবিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ৫৫৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে। এর আগে ২ জুলাই ডিএসইতে ৫০৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছিল। টানা টানা ৫ কর্যদিবস পর ৫০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হলো। বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বুধবার থেকে শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকবে। ঈদের আগে শেয়ার বিক্রি করে অর্থ নগদায়নে রবিবারই হচ্ছে শেষ দিন। আর সে কারণে লেনদেনে তার প্রভাব পড়েছে। ডিএসইতে মোট ৩১০টি কোম্পানির ১২ কোটি ৩৫ লাখ ৮৬ হাজার ২০০টি শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ৫৫৩ কোটি ৭৫ লাখ ৪৩ হাজার ৪২৭ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৭৬ কোটি ৪৯ লাখ টাকা বেশি। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৫ দশািমক ২৮ বেড়ে ৪ হাজার ৬১৫ দশমিক ২০ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৫ দশমিক ৯৫ বেড়ে ১৮১১ দশমিক ২০ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ সূচক ২ দশমিক ৫৪ বেড়ে ১১৩৬ দশমিক ২৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৩টির কমেছে ১৪৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ার। লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলোএসিআই লিমিটেড লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট গ্রামীণ ফোন এসিআই ফরমুলেশন বেক্সিমকো ফার্মা বেক্সিমকো লিমিটেড কেপিসিএল ইফাদ অটোস ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ ও হাইডেলবার্গ সিমেন্ট। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলোএমবিএল ১ম মি. ফা. আরামিট সিমেন্ট এআইবিএল ১ম ইসলামি মি. ফা. এশিয়ান টাইগার সায়হাম কটন এনসিসিবি মি. ফা১ এসিআই লি. ইবিএল এনআরবি মি. ফা ১ম প্রাইম ফাইন্যান্স মি. ফা. ও ট্রাস্ট ব্যাংক ১ মি. ফা.।অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসসিএক্স ১৬ দশমিক ৬১ বেড়ে দিনশেষে ৮৬৪৩ দশমিক ৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯৬টির কমেছে ১১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6044.csv b/Bangla_fin_news_articles/6044.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e68b4a43ab413c6de30d3a0fe3cee0f445bb0605 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6044.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6044,সর্বোচ্চ ভ্যাটদাতার সম্মাননা পেল ‘প্রাণ ডেইরী লিমিটেড’,2015-07-12,অনলাইন ডেস্ক,২০১৩১৪ অর্থবছরে জেলা পর্যায়ে উৎপাদন খাতে সর্বোচ্চ মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট প্রদানকারীর পুরস্কার পেয়েছে প্রাণ ডেইরী লিমিটেড। রবিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রাণআরএফএল গ্রুপের পরিচালকসহিসাব চৌধুরী আতিউর রসুল এর হাতে সর্বোচ্চ ভ্যাটদাতার সম্মাননা পদক তুলে দেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য ফরিদ উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক ও এফবিসিসিআই এর সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমেদ। উৎপাদন সেবা ও ব্যবসায় এই তিন ক্যাটাগরিতে জাতীয় ও জেলা পর্যায়ে সর্বোচ্চ মূল্য সংযোজন কর প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানকে ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয়। সর্বোচ্চ ভ্যাট প্রদানকারী হিসেবে নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানের নাম ঠিকানা সরকারী গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশ করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6045.csv b/Bangla_fin_news_articles/6045.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d35e970ca37e3ddc09ac98fde5d3ab8eb2f1bdbf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6045.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6045,ডিএসইর লেনদেন ৫০০ কোটি ছাড়িয়েছে,2015-07-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন রবিবার ৫০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। সপ্তাহের প্রথম দিন বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারেই সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। রাজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ৫৫৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এই বাজারের সার্বিক মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ৪ হাজার ৬১৫ পয়েন্ট। এদিকে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩১০টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের মধ্যে ১৩৮টির দর বেড়েছে কমেছে ১৩৮টির। আর অপরিবর্তিত ছিল ৩৪টির শেয়ার দর। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই প্রধান সূচক সিএসপিআই এদিন ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ২০১ পয়েন্ট হয়েছে। হাতবদল হয়েছে ৪৬ কোটি টাকার শেয়ার। সিএসইতে এদিন ২৪৬টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯৬টির কমেছে ১১৭টি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৩৩টির দাম। ঈদের ছুটিতে বুধবার থেকে পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6046.csv b/Bangla_fin_news_articles/6046.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2581c9a866a1d41decb745dcae2b335d3ee17ec2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6046.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6046,কাগজের শপিং ব্যাগের ব্যবহার বাড়ছে,2015-07-12,বারেক কায়সার,দেশে কাগজের ব্যাগের ব্যবহার বাড়ছে। মানুষের হাতে হাতে এখন কাগজের ব্যাগ। কাঁচা বাজার থেকে শুরু করে শপিং মল সর্বত্রই এমনটা চোখে পড়ে। ঈদ সামনে রেখে চলছে কেনাকাটার ধুম। ফলে ক্রেতাদের হাতে হাতেও কাগজের শপিং ব্যাগের ছড়াছড়ি। পলিথিনের জায়গা দখল করে ফেলেছে কাগজের শপিং ব্যাগ। এছাড়া চটের ব্যাগের চাহিদাও বাড়ছে। পরিবেশবাদীরা বলছেন সাধারণ মানুষ আগের চেয়ে অনেক বেশি সচেতন। এটি আসলে পলিথিনের ক্ষতিকর দিক নিয়ে সরকারি নানা উদ্যোগের ফল। এছাড়া বেসরকারি অনেক সংগঠনও সচেতনতা সৃষ্টিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। ক্রেতা কিংবা বিক্রেতা সকলের মধ্যে পরিবেশ বান্ধব মনোভাব তৈরি হয়েছে। সাজিদ আরাফাত। সরকারি চাকরিজীবী। সন্ধ্যায় এসেছেন কাওরান বাজারে। কাঁচা বাজার থেকে বের হয়েছেন। হাতে একাধিক কাগজের শপিং ব্যাগ। কথা প্রসঙ্গে তিনি বলেন পলিথিনের চেয়ে কাগজের শপিং ব্যাগই সুবিধাজনক। ক্রেতাদের পাশাপাশি বিক্রেতারাও এখন বেশ সচেতন। কথা হয় একই বাজারের ছোট ব্যবসায়ী আবুল কালামের সঙ্গে। তিনি বলেন পলিথিনে পরিবেশ দূষিত করে। এটা আমি জানি। আর তাই আমার দোকানে পলিথিনের কোন ব্যাগ রাখি না। আমি নিজে খদ্দেরদেরও কাগজের এবং চটের ব্যাগ ব্যবহারে উত্সাহিত করি। পরিবেশবাদী সংগঠন সবুজ পাতার ট্রাস্টি সদস্য বায়েজিদ আহমেদ এ প্রসঙ্গে বলেন আগের চেয়ে মানুষ এখন অনেক বেশি সচেতন। পলিথিনের ব্যবহার বাদ দিয়ে কাগজের এবং চটের ব্যাগ ব্যবহার করছে। সরকারের উচিত কাগজের ব্যাগ এবং চটের ব্যাগ তৈরির কারখানার ছোট উদ্যোক্তাদের সহায়তা দেয়া। ক্রেতাবিক্রেতা সকলের সচেতনতা এবং সরকারের আন্তরিকতাই পারে পলিথিনের ব্যবহার জিরোতে নামিয়ে আনতে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক রাজিব মীর বলেন পরিবেশ বাঁচাতে অবশ্যই পলিথিন ব্যাগের বিকল্প পরিবেশবান্ধব ব্যাগ ব্যবহার করতে হবে এবং পলিথিনের ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করতে হবে। পলিথিন ব্যাগের বিকল্প হিসাবে স্বল্প মূল্যের পাট কাগজ বা কাপড়ের ব্যাগ উদ্ভাবনের ও বহুল ব্যবহারের জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহ ও বিভাগগুলোকে কার্যকরভাবে উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6047.csv b/Bangla_fin_news_articles/6047.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1061fda2ec64a7151f0fa11ddbfa36eb5319ac34 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6047.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6047,‘স্বাস্থ্যশিক্ষায় কম বরাদ্দ উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করতে পারে’,2015-07-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণএর অর্থনৈতিক পর্যালোচনায় বলা হয়েছে চলতি অর্থবছরের বাজেটে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে বরাদ্দ জিডিপির তুলনায় হ্রাস পেয়েছে। যা সামাজিক উন্নয়নের সূচকগুলোর প্রবণতা নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করার মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাধা দিতে পারে। এমনিতেই বাংলাদেশে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে ব্যয়ের পরিমাণ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের তুলনায় অনেক কম। এদিকে যতটুকু বরাদ্দ দেয়া হয় তার মধ্যে বড় অংশ অনুন্নয়ন ব্যয় মেটাতে ব্যবহূত হয়। ফলে উন্নয়ন ব্যয়ের জন্য বরাদ্দের পরিমাণ তুলনামূলক ভাবে অপর্যাপ্ত। তদুপরি সামপ্রতিক সময়ে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের জন্য বরাদ্দকৃত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর বাস্তবায়নও অসন্তোষজনক। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতের বৈশিষ্ট্যগুলোকে বিবেচনায় নিয়ে প্রতিবেদনে তিনটি প্রধান চ্যালেঞ্জকে চিহ্নিত করে। যা সামাজিক খাতের উন্নয়ন তথা টেকসই মানবসমপদ উন্নয়নের ধারাকে ব্যাহত করতে পারে। চ্যালেঞ্জগুলো হলঅঞ্চল ও লিঙ্গ ভিত্তিক কাঠামোগত আর্থসামাজিক অসমতা সার্বজনীন সেবা প্রদানে সক্ষমতার অভাব এবং সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে সামাজিক ও অর্থনৈতিক অসমতা। পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে ২০১৪১৫ অর্থবছরে শিক্ষা ও প্রযুক্তি এবং স্বাস্থ্য খাতে বাজেট বরাদ্দ মোট বাজেটের যথাক্রমে ১৩ দশমিক ১ শতাংশ এবং ৪ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে কমে ২০১৫১৬ অর্থবছরে যথাক্রমে ১১ দশমিক ৬ এবং ৪ দশমিক ৩ শতাংশ হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে জিডিপির অনুপাতে স্বাস্থ্য খাতে ব্যয়ের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশ থেকে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৩ সালে যেখানে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য খাতে ব্যয়ের পরিমাণ তার জিডিপির ৩ দশমিক ৭ শতাংশ সেখানে ভারত ভিয়েতনাম নেপাল কম্বোডিয়া ও মালদ্বীপে স্বাস্থ্য খাতে ব্যয়ের পরিমাণ তাদের নিজ নিজ জিডিপির যথাক্রমে ৪ ৬ ৬ ৭ দশমিক ৫ ও ১০ দশমিক ৮ শতাংশ। আমাদের দেশে স্বাস্থ্য খাতে মাথাপিছু ব্যয়ের পরিমাণ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর তুলনায় অনেক বাংলাদেশে অনেক। বাংলাদেশে স্বাস্থ্য খাতে মাথাপিছু ব্যয়ের পরিমাণ যেখানে মাত্র ৩২ মার্কিন ডলার সেখানে তা ভারত ভিয়েতনাম নেপাল কম্বোডিয়া ও মালদ্বীপে যথাক্রমে ৬১ ১১১ ৩৯ ৭৬ ও ৭২০ মার্কিন ডলার। এদিকে ২০১৫১৬ অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে অনুন্নয়ন ব্যয় ৬৬৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয় যেখানে বরাদ্দকৃত উন্নয়ন ব্যয়ের পরিমান ৫৩২ কোটি টাকা। একইভাবে শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে বর্তমান অর্থবছরে অনুন্নয়ন ব্যয় বরাদ্দের পরিমান ২ হাজার ৪ কোটি টাকায় দাঁড়ায় যেখানে উন্নয়ন ব্যয় বরাদ্দের পরিমান মাত্র ১ হাজার ২১২ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6048.csv b/Bangla_fin_news_articles/6048.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..71f88e490ce18cbd682d1d19bca310202e64f206 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6048.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6048,গত সপ্তাহে পুঁজিবাজারে গড় লেনদেন কমেছে,2015-07-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও গড় লেনদেন কমে গেছে। সপ্তাহের প্রথম দুইদিন সূচক কমার পর তিনদিন টানা বেড়েছে। তবে গড় লেনদেন কিছুটা কমেছে। তথ্যে দেখা গেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ডিএসইএক্স আগের সপ্তাহের চেয়ে ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৯৯ পয়েন্টে উন্নীত হয়েছে। আর ডিএসই৩০ সূচক বেড়েছে ১ দশমিক ২৬ শতাংশ এবং শরীয়াহ সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ১ দশমিক ১৩ শতাংশ। ডিএসইর ৩২৬টি কোম্পানির মধ্যে সপ্তাহ শেষে দর বেড়েছে ১৬৬টির। গেল সপ্তাহে ডিএসইতে গড় লেনদেন হয়েছে ৪৬৯ কোটি টাকা। যা আগের সপ্তাহে ছিল ৪৭১ কোটি টাকা। এ দিকে ডিএসইর সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও বেড়েছে শূন্য দশমিক ৮২ শতাংশ। বর্তমানে ডিএসইর পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৫ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে। যা গত সপ্তাহের শুরুতে ছিল ১৫ দশমিক ৮৬। বর্তমানে খাতভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ৮ দশমিক ৬৫ পয়েন্টে আর্থিক খাতের ২৯ দশমিক ৯ প্রকৌশল খাতের ৩০ দশমিক ৪৬ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১২ দশমিক ৪৩ বস্ত্র খাতের ১০ দশমকি ৯১ ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২৩ দশমিক ৬২ বীমা খাতের ১৪ দশমিক ৭০ বিবিধ খাতের ২৭ দশমিক ৭৮ এবং টেলিযোগাযোগ খাতের ২২ দশমিক ২৫। এদিকে ক্যাটাগরিভিত্তিক হিসাবে এ ক্যাটাগরির পিই অবস্থান করছে ১৭ দশমিক ১২ পয়েন্টে এবং বি ক্যাটাগরির ৩৬৯ দশমিক ৬০। জানা গেছেডিএসইর বাজার মূলধন দশমিক ৮২ শতাংশ বেড়ে ৩ লাখ ২৬ হাজার ৫৯১ কোটি ২০ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজগুলোর বাজারদর ও সম্পদের গড় অনুপাত মূল্যএনএভি আগের সপ্তাহের চেয়ে ১ শতাংশ বেড়ে ২ দশমিক ২৫এ উন্নীত হয়েছে। খাতভিত্তিক বিবেচনায় গত সপ্তাহে লেনদেনে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানিগুলো। ডিএসইর মোট লেনদেনের ২০ শতাংশই ছিল এ খাতের শেয়ারকে ঘিরে। এর পর পরই ছিল যথাক্রমে প্রকৌশল বিদ্যুত্ ও জ্বালানি এবং বস্ত্র খাত। আর বাজার মূলধন বৃদ্ধির দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল চামড়া খাত। সপ্তাহ শেষে এ খাতের কোম্পানিগুলোর গড় বাজার মূলধন ৪ দশমিক ৭২ শতাংশ বেড়েছে। গেল সপ্তাহে একক কোম্পানি হিসাবে দরবৃদ্ধির তালিকায় এক নম্বরে উঠে আসে জেড ক্যাটাগরির সমতা লেদার। এছাড়া মুন্নু সিরামিক ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড আরামিট সিমেন্ট এবং লিন্ডে বিডি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6049.csv b/Bangla_fin_news_articles/6049.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c62ab824e52c5c292c4a0062d3fce02c91418e6a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6049.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6049,কর ব্যবস্থার উন্নয়নে সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ,2015-07-11,অনলাইন ডেস্ক,উন্নয়নশীল দেশগুলোর কর ব্যবস্থার উন্নয়নে সহায়তা দিতে শিগগিরই একটি নতুন উদ্যোগ নেবে বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ। এক বিবৃতিতে এতথ্য জানিয়েছে আইএমএফ। বিবৃতিতে বলা হয়েছে অনেক নিন্ম আয়ের দেশে তাদের আয়কর আদায় হার অন্তত জিডিপির ২ থেকে ৪ শতাংশে উন্নীত করার সম্ভাবনা রয়েছে এবং বাড়তি রাজস্ব আয় উন্নয়নশীল দেশগুলোর আর্থিক ঘাটতি পূরণ এবং উন্নয়ন ত্বরান্বিত করবে। উন্নয়নশীল দেশগুলোর সম্ভাবনা কাজে লাগাতে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ শিগগিরই এই নতুন কার্যক্রম চালু করবে। অাগামী ১৩ থেকে ১৬ জুলাই ইথিওপিয়ার আদ্দিসে অনুষ্ঠিতব্য উন্নয়নের জন্য অর্থায়ন শীর্ষক সম্মেলনের প্রাক্কালে এই ঘোষণা দেয়া হয়। রাষ্ট্রপ্রধান সুশীল সমাজের সংগঠন বহুপাক্ষিক সংস্থা ও বেসরকারি খাতের প্রতিনিধি সম্মেলনে অংশ নিয়ে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যসমূহ এসডিজিস পূরণে অর্থায়ন কিভাবে বাড়ানো যায় সে ব্যাপারে আলোচনা করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6050.csv b/Bangla_fin_news_articles/6050.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4f68169a04155a288d6ed5152b7e2082b41e7b76 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6050.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6050,ধসের মুখে চীনের শেয়ারবাজার,2015-07-11,অনলাইন ডেস্ক,চীনের শেয়ারবাজার ধসের মুখে রয়েছে। গত একমাসে চীনের প্রধান শেয়ারবাজার সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের কম্পোজিট সূচকের পতন হয়েছে প্রায় ৩৬ শতাংশ। শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে ঋণ কমানোর পাশাপাশি গ্রীসের অর্থনৈতিক মন্দাও চীনের শেয়ারবাজার পতনের ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখছে বলে মনে করছেন দেশটির বিশ্লেষকরা। এদিকে শেয়ারবাজার ধস ঠেকাতে দেশটির শীর্ষ স্টক ডিলাররা প্রায় সাড়ে ১৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগে সম্মত হয়। কিছু প্রতিষ্ঠান শেয়ার বাইব্যাংক করার ঘোষণা দেয়। এরপরও বাজার ধস ঠেকানো যাচ্ছে না। গত বুধবার সিএসআই ৩০০ ইনডেক্স কমেছে প্রায় ৭ শতাংশ। আর কম্পোজিট সূচক একদিনেই কমেছে সাড়ে ৫ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6051.csv b/Bangla_fin_news_articles/6051.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..53842e78e4cd3da12790ca4fedb8b1d8fe8b115c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6051.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6051,তাজরীনে নিহতদের জনপ্রতি ক্ষতিপূরণ ১০ লাখ টাকা,2015-07-10,রিয়াদ হোসেন,আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার আইএলও ক্ষতিপূরণ নীতিমালার মানদণ্ড অনুযায়ী এবার আলোচিত তাজরীন ফ্যাশন্সের শ্রমিকরাও ক্ষতিপূরণ পাবেন। এতে একজন নিহত শ্রমিকের ক্ষতিপূরণ হিসেবে কমপক্ষে ১০ লাখ টাকা করে দেয়া হবে। এ অর্থ নিহতদের স্বজনদের নির্ভরশীলতার ভিত্তিতে বণ্টন করে দেয়া হবে। আর আহতদের ক্ষতির মাত্রা বিবেচনায় ক্ষতিপূরণ এই অঙ্কের চেয়ে কম বা বেশি হতে পারে। ক্ষতিপূরণের অর্থসংস্থান করবে নেদারল্যান্ডভিত্তিক সিএন্ডএ ফাউন্ডেশন। অবশ্য ইতিমধ্যে ক্ষতিপূরণ হিসেবে পাওয়া অর্থ বাদ দিয়ে বাকি অর্থই ক্ষতিগ্রস্তদের দেয়া হবে। এ লক্ষ্যে সিএন্ডএ ফাউন্ডেশনের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কমিটি নিহতদের উপর নির্ভরশীল স্বজন ও আহতদের তালিকা তৈরির কাজ শুরু করেছে। আগামী ২৪ নভেম্বর তাজরীন ফ্যাশন্সের অগ্নিকাণ্ডের তিন বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের পূর্ণাঙ্গ অর্থ পৌঁছানোর লক্ষ্য রয়েছে বলে কমিটির একাধিক সদস্য ইত্তেফাককে জানিয়েছেন। সিএন্ডএ ফাউন্ডেশনের পাশাপাশি এ উদ্যোগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রয়েছে নেদারল্যান্ডভিত্তিক শ্রমিক অধিকার সংগঠন ক্লিন ক্লথ্স্ ক্যাম্পেইন ও সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক ইন্ডাস্ট্রিঅল গ্লোবাল ইউনিয়ন। এর আগে রানা প্লাজার ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের ক্ষেত্রেও একই পন্থা অবলম্বন করা হয়েছিল। চলতি সপ্তাহে পূর্ণাঙ্গ ক্ষতিপূরণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হচ্ছে। আইএলওর নীতিমালার ১২১ ধারা অনুযায়ী ক্ষতিপূরণের এ হার নির্ধারণ করা হয়েছে। ইন্ডাস্ট্রিঅল বাংলাদেশ কাউন্সিলের সাবেক মহাসচিব রায় রমেশ চন্দ্র ইত্তেফাককে বলেন রানা প্লাজার ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়ার পর তাজরীনের ক্ষতিপূরণ কার্যক্রম পূর্ণাঙ্গভাবে শুরু হবে। এক্ষেত্রে নিহত ও নিখোঁজদের স্বজনের উপর নির্ভরশীল পরিবারের সদস্যরা স্বামী স্ত্রী সন্তান মা বাবা ভাইবোন আলাদা আলাদাভাবে পাবেন। একজন নিহতের ক্ষতিপূরণ ১০ লাখ টাকার কম হবে না। আর আহতদের ক্ষতিপূরণ ক্ষতির বিবেচনায় আরো বেশিও হতে পারে। আগামী দুই মাসের মধ্যে তাজরীনের ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে এ অর্থ পৌঁছানোর লক্ষ্য রয়েছে। ২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর সাভারের নিশ্চিন্তপুরে ভয়াবহ তাজরীন অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এ ঘটনায় ১১২ জন শ্রমিক নিহত ছাড়াও নিখোঁজ রয়েছে আরো ৯ জন। আর আহত হন প্রায় ২শ শ্রমিক। এর মধ্যে অনেকেই গুরুতর আহত হন। অগ্নি দুর্ঘটনায় ওই হতাহতের ঘটনা বিশ্বব্যাপী দারুণ আলোড়ন তোলে। কমিটির সদস্য ও ইন্ডাস্ট্রিঅল বাংলাদেশ কাউন্সিলের মহাসচিব বাবুল আক্তার ইত্তেফাককে বলেন সর্বশেষ গত ২৯ জুলাই এ বিষয়ে কমিটির একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় গুরুত্বপূর্ণ কিছু ইস্যু উঠে এসেছে। আহত শ্রমিকদের নতুনভাবে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে পরীক্ষা করিয়ে বর্তমান অবস্থা পর্যালোচনা করা হবে। যারা এখনো কাজ পায়নি তাদের অর্থ দেয়ার পাশাপাশি কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেয়া এবং শ্রমিকরা তাদের প্রাপ্ত অর্থ ফলপ্রসূভাবে কাজে লাগাতে পারে তাও নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশের শ্রম আইন অনুযায়ী নিহত শ্রমিকের ক্ষতিপূরণ ১ লাখ টাকা। তাজরীন অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের পরিবার ইতিমধ্যে ৭ লাখ টাকা করে পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শ্রম মন্ত্রণালয় ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ক্রেতা প্রতিষ্ঠান লিঅ্যান্ডফাং সিঅ্যান্ডএ ও পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ এতে অর্থ সহায়তা দিয়েছে। তাজরীন ফ্যাশন্স যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত ওয়ালমার্ট ইতালিয়া লিএন্ডফাং ডিজনি সিয়ার্স ডিকিজ ডেল্টা অ্যাপারেল শন ইয়নের মতো ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের জন্য পোশাক তৈরি করত। তবে একমাত্র লিঅ্যান্ডফাং ছাড়া অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো তাজরীনে ক্ষতিগ্রস্তদের কোনো অর্থ সহায়তা দেয়নি। এমনকি নিজেদের দায়ও স্বীকার করেনি। অবশ্য এক্ষেত্রে শুরুতেই এগিয়ে এসেছে সিএন্ডএ ফাউন্ডেশন। ২০১২ সালে তাজরীন অগ্নিকাণ্ডের পর প্রাণহানির শিকার ১১২ পরিবারকে তাত্ক্ষণিক অর্থসহায়তা দেয় সিএন্ডএ ফাউন্ডেশন। এছাড়া হতাহতের ওপর নির্ভরশীল ৪৯ জনের জন্য একটি তহবিলও গঠন করে সংস্থাটি। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কারিতাস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে হতাহতদের শিশুসন্তানদের জন্যও একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের বিল্স সহকারী নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন তাজরীনের ঘটনায় আহতদের নিয়ে একটি চিকিত্সা জরিপ চালানো হবে। সাভারের সিআরপি এ জরিপ চালিয়ে আহতের মাত্রা সংক্রান্ত প্রতিবেদন দেবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6052.csv b/Bangla_fin_news_articles/6052.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a083a18a3a1c6e9fe2f63a46b1e81fab8d229b6b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6052.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6052,শনিবার রাজশাহীঢাকা রুটে ‘ইউএসবাংলা’র ফ্লাইট চালু,2015-07-10,রাজশাহী অফিস,রাজশাহীঢাকা অভ্যন্তরীণ রুটে বেসরকারি বিমান সংস্থা ইউএসবাংলার ফ্লাইট চালু হচ্ছে। আগামীকাল শনিবার থেকে প্রতিষ্ঠানটির বিমানআনুষ্ঠানিকভাবে এ ফ্লাইটের যাত্রা শুরু করবে।বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পর দ্বিতীয় কোন প্রতিষ্ঠান এ সেবা দিতে যাচ্ছে। এতে করে ফ্লাইটের সংখ্যা রাজশাহীতে আরো তিনদিন বাড়লো। বর্তমানে বাংলাদেশ বিমান সপ্তাহে তিনদিন ফ্লাইট পরিচালনা করছে। ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্সের মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন উইং সদস্য শেখ সাদী শিশির জানান শনিবার বিকেল চারটা ১০ মিনিটে আনুষ্ঠানিকভাবে বেসরকারি বিমান সংস্থার ফ্লাইটি রাজশাহীর শাহ মখদুম বিমানবন্দর থেকে যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করবে।সপ্তাহে তিনদিন ওই রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করবে প্রতিষ্ঠানটি। উল্লেখ্য দীর্ঘ আট বছর বন্ধ থাকার পর চলতি বছরের ৭ এপ্রিল এ অভ্যন্তরীণ রুটে আবারো চালু হয় রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সর ফ্লাইট। প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে সপ্তাহের শুক্র রবি ও মঙ্গলবার এ রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6053.csv b/Bangla_fin_news_articles/6053.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6c4d43cb5873f4bd5e81d0fc63a20c06fe2db947 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6053.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6053,বিশ্ববাজারে আরো কমতে পারে তেলের দাম,2015-07-10,অনলাইন ডেস্ক,সরবরাহ বেশি থাকায় বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম কমতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি আইইএ। সংস্থাটি জানিয়েছে গত কয়েক মাসে তেলের দাম স্থিতিশীল থাকলেও আগামীতে তা আবারো কমতে পারে। ২০১৬ সাল পর্যন্ত তেলের বাজার মন্দা থাকার আভাস দিয়েছে তারা। আইইএ বলছে বর্তমানে যে পরিমাণে তেল উৎপাদন হচ্ছে তা বাজারের চাহিদার তুলনায় অনেক বেশি। গত বছর জুনে বিশ্ববাজারে ব্রেন্ট ক্রুড ওয়েলের দাম ছিল ব্যারেল প্রতি ১১৫ মার্কিন ডলার। এর পরই দাম কমতে শুরু করে। কমতে কমতে এবছর জানুয়ারিতে তা ৪৫ ডলারে দাঁড়ায়। বর্তমানে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেল ৫৯ ডলারে বিক্রি হচ্ছে। গত কয়েক বছরে ওপেক ভুক্ত দেশগুলো তেলের দাম কমার পরও উৎপাদন আগের মতই রাখে। যুক্তরাষ্ট্র নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে শেল রক ওয়েল উৎপাদন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করায় ওপেক নিজের বাজার ঠিক রাখতে এই পদক্ষেপ নেয়। সূত্র বিবিসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6054.csv b/Bangla_fin_news_articles/6054.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..923e09ccca3be8f457db898b4cbb2f03faaba50c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6054.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6054,গার্মেন্টসের গলার কাঁটা অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স,2015-07-10,সাইদুল ইসলাম,গার্মেন্টস শিল্পের নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে নিয়োজিত দুটি প্রতিষ্ঠান অ্যাকর্ড এবং অ্যালায়েন্স কারখানা মালিকদের জন্য এখন গলার কাঁটা। মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেছেন তাদেরকে আমরা সাহায্যের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। কিন্তু অবস্থার প্রেক্ষিতে মনে হচ্ছে তারা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। রানা প্লাজাসহ নানা দুর্ঘটনার পর ইউরোপ এবং দক্ষিণ আমেরিকার ক্রেতারা বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের নিরাপত্তা মান খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নেয়। এরপর আমেরিকা অঞ্চলের জন্য অ্যাকর্ড এবং ইউরোপের জন্য অ্যালায়েন্সকে দায়িত্ব দেয়া হয়। প্রাথমিকভাবে এ সংস্থা দুটি দেশের তিনশ কারখানার নিরাপত্তা মান পরীক্ষা করে। কিন্তু পোশাক শিল্প মালিকরা অভিযোগ করে বলেছেন সংস্থা দুটি অধিকাংশ ক্ষেত্রে মালিকদের হয়রানি করছে। পোশাক কারখানার একজন মালিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইত্তেফাককে বলেন কারখানা ভবনগুলোর স্ট্রাকচারাল ডিজাইন ঠিক আছে কিনা তা স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার পরীক্ষা করতে পারেন। কিন্তু অ্যাকর্ড এবং অ্যালায়েন্স তাদের দিয়ে পরীক্ষা না করিয়ে মেরিন ইঞ্জিনিয়ার দিয়ে পরীক্ষা করাচ্ছে। যার ফলে ওই মেরিন ইঞ্জিনিয়ার নানা ধরনের ত্রুটিপূর্ণ রিপোর্ট দিচ্ছে। কোন কোন মালিক বুয়েটের ইঞ্জিনিয়ার দিয়ে স্ট্রাকচারাল ডিজাইন করালেও তা তারা মানছে না। এদিকে যেসব মালিক দক্ষিণ আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি করে তাদের কারখানাগুলো অ্যাকর্ড পরীক্ষা করবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। আর ইউরোপে যারা পোশাক রপ্তানি করে তাদের কারখানা অ্যালায়েন্সএর পরীক্ষা করার কথা। কিন্তু যেসব মালিক ওই দুই অঞ্চলে রপ্তানি করে তাদের বেলায় ঘটেছে বিপত্তি। শুরুতে কথা ছিলো এই কারখানাগুলো প্রথমে যে সংস্থা পরীক্ষা করবে অপর সংস্থাটি সে রিপোর্ট মেনে নেবে। কিন্তু এখন তা হচ্ছে না। মালিকরা অভিযোগ করেছেন যে একটি ভবন হয়তো অ্যাকর্ড পরীক্ষা করে ইতিবাচক রিপোর্ট দিয়েছে। কিন্তু পরবর্তীতে অ্যালায়েন্স পরীক্ষা করে বলেছে ওই ভবন ত্রুটিপূর্ণ। এতে করে সমস্যা বেড়েছে। রাজধানীর মালিবাগে অবস্থিত দেশের বড় কারখানা ড্রাগন স্যুয়েটার নিয়ে এমন রিপোর্ট এসেছে। মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি এবিএম সামছুদ্দিন বলেন বাংলাদেশের ইঞ্জিনিয়াররা পৃথিবীর নানা উন্নত দেশে কাজ করে তাদের স্বীকৃতি পেয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে তাদের রিপোর্ট গ্রহণ করা হচ্ছে না এর চেয়ে দুঃখজনক আর কি হতে পারে। তিনি বলেন পোশাক শিল্পের এ অবস্থার জন্য সরকারের কিছু লোক এবং বিজিএমইএর বর্তমান নেতৃত্ব দায়ী। তাদের দায়িত্ব পালনের ব্যর্থতার জন্য অ্যাকর্ড এবং অ্যালায়েন্স যাচ্ছে তাই করছে। এবিএম সামছুদ্দিন আরো বলেন রানা প্লাজার দুর্ঘটনার পর ক্রেতারা আমাদের সাথে নানা ধরনের ব্ল্যাকমেইল করেছে। শুরুতে বলা হয়েছিলো কারখানার মান বাড়ানো হলে ক্রেতারা পোশাকের দাম বাড়াবে। কিন্তু এখন অনেক কারখানা মালিক এ খাতে অনেক খরচ করার পর দেখা গেলো ক্রেতারা অধিকাংশ ক্ষেত্রে পোশাকের দাম কমিয়েছে। অ্যাকর্ড এবং অ্যালায়েন্স ইতোমধ্যে দেশের তিনশ পোশাক কারখানার মান পরীক্ষা করিয়েছে। পরিদর্শন রিপোর্ট অনুযায়ী মালিকরা তাদের কারখানার মান উন্নত করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু ফলোআপের নামে তারা এখন বাংলাদেশে অফিস খুলে বসেছেন। পোশাক মালিকরা অভিযোগ করেছেন এখন তারা কিছু নামধারী শ্রমিক নেতার সহযোগিতায় এখানে শ্রমিকদের নানা ধরনের ট্রেনিং দিচ্ছে। কোন কোন ক্ষেত্রে তারা শ্রমিকদের অধিকারের নামে উস্কে দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ মালিকদের। বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম অভিযোগ করেছেন কারখানার নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখার জন্য ওই দুটি সংস্থা বাংলাদেশে আসলেও এখন তাদের কাজ আরো বিস্তৃত করতে চাইছে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগে এখন মালিক পক্ষ শ্রমিকদের ছাঁটাই করেত পারছে না। তিনি বলেন সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে কয়েকদিন আগে একটি কারখানা থেকে ছয়জন শ্রমিককে ছাঁটাই করা হয়েছিলো। কিন্তু অ্যাকর্ড এর প্রধান রব ওয়েস তাদের ছাঁটাই না করার জন্য কারখানা মালিকদের চাপ দিয়েছেন। তিনি রব ওয়েসকে যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমিক সংগঠন এএফএলসিআইওর এজেন্ট হিসেবে অভিহিত করেন। এসব বিষয়ে অ্যাকর্ড এবং অ্যালায়েন্সের শীর্ষ কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি। দুটি সংস্থার দুজন কর্মকর্তার সাথে কথা বললে তারা জানান এসব বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলা নিষেধ আছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6055.csv b/Bangla_fin_news_articles/6055.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4bfb6591dcbcc71018c92fd72336fa5e1c3c2cca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6055.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6055,‘সত্ কর্মকর্তাদের এনবিআর সম্পূর্ণ নিরাপত্তা দেবে’,2015-07-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অসত্ ব্যবসায়ীরা ব্যক্তি পর্যায়ে রাজস্ব আদায়কারী কর্মকর্তাদের হয়রানির পাশাপাশি হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান। এ সব ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করা হয়েছে উল্লেখ করে তাদের নিবৃত্ত হওয়ার আহ্বান জানান তিনি। সেই সঙ্গে সত্ কর্মকর্তাদের এনবিআর সম্পূর্ণ নিরাপত্তা দেবে বলেও স্মরণ করিয়ে দেন তিনি। বৃস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন ব্যক্তি পর্যায়ে কর্মকর্তাদের হুমকি দেয়া হচ্ছে। আর প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে হয়রানি ও প্রতিবন্ধকতা তৈরির চেষ্টা চলছে। এ সময় তিনি বলেন ভ্যাট ভোক্তারা দেন। আর ব্যবসায়ীরা তা আমান হিসেবে সংরক্ষণ করেন। তারা ওই অর্থ সঠিক পরিমানে আর স্বচ্ছতার সাথে জমা দিচ্ছেন কি না সেটি দেখা দরকার। এসব ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সহযোগিতা নেয়া হবে। সরকার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ইসিআর ইলেক্ট্রনিক ক্যাশ রেজস্ট্রার মেশিন ব্যবহার করা হলেও এ প্রক্রিয়ায় ফাঁকি দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। আবার সব ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ইসিআর মেশিন ব্যবহারও করেন না। এ প্রসঙ্গে এনবিআর চেয়ারমন্যান বলেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কারসাজির মাধ্যমে এটি নিষ্ক্রিয় করে ফেলে। এসব কারসাজি ধরতে গোয়ান্দা বিভাগকে শক্তিশালী করা হয়েছে। দায়ীরা শাস্তির আওতায় আসবেন। এ সময় সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে অনাদায়ী রাজস্ব প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন সরকারি গ্যাস বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানসহ বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের কাছে বিপুল পরিমান বকেয়া দাঁড়িয়েছে। এসব অর্থ আদায়ে বেশকিছু পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান সময়মত অর্থ পরিশোধের আশ্বাস দিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ পালন উপলক্ষ্যে এনবিআরের নানামূখী উদ্যোগ তুলে ধরেন তিনি। এ সময় এনবিআর সদস্য এনায়েত হোসেন মাহবুবুর রহমানসহ ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6056.csv b/Bangla_fin_news_articles/6056.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3b6aa505bdbfaec1052adf53d004a807657edb36 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6056.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6056,১১৯ প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে সর্বোচ্চ ভ্যাটদাতার পুরস্কার,2015-07-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে ১৯৯১ সালে প্রথমবারের মত মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট ব্যবস্থার প্রচলনের পর দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় বর্তমানে রাজস্ব আয়ের অন্যতম খাত এটি। পরোক্ষ কর হওয়ায় ভ্যাটের আওতায় স্বল্প আয়ের সাধারণ মানুষও। অন্যদিকে বিভিন্ন পন্থায় ভ্যাট ফাঁকির অভিযোগও রয়েছে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে। অন্যদিকে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও ভ্যাট ফাঁকির অভিযোগ রয়েছে। এ সব আলোচনায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে নতুন ভ্যাট আইন। আগামী বছরের জুলাই থেকে নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়নের কথা রয়েছে। এমন বাস্তবতায় শুক্রবার দেশব্যাপী পালিত হবে জাতীয় ভ্যাট দিবস। ব্যবসায়ী ও ভোক্তাদের সচেতন করার লক্ষ্যে ৫ম বারের মত দেশব্যাপী ২০১১ সাল থেকে প্রতি বছরের ১০ জুলাই ভ্যাট দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে। সেই সঙ্গে ১০ জুলাই থেকে ১৬ জুলাই পর্যন্ত দেশব্যাপী ভ্যাট সপ্তাহ পালন করা হয়। এবারের ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে সময়মত মূসক দেব দেশগড়ায় অংশ নেব। বৃহস্পতিবার রাজস্ব ভবনে সাংবাদিক সম্মেলনে ভ্যাট দিবস নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান। ভ্যাট দিবস উপলক্ষ্যে সকালে রাজস্ব বোর্ডের সামনে থেকে বর্ণাঢ্য র্যালী বের হবে। এর পর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ভ্যাট দিবসের আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। এতে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতসহ ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন। এ অনুষ্ঠানে সর্বোচ্চ ভ্যাট প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে সম্মাননা দেয়া হবে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় ভ্যাট দিবস উপলক্ষ্যে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থান ও সড়কদ্বীপে ভ্যাট দিবসের বিভিন্ন শ্লোগান সম্বলিত ব্যানার পোস্টার বিলবোর্ড ফেস্টুন দিয়ে সাজানো হয়েছে। গণমাধ্যমে এ উপলক্ষ্যে ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হয়েছে। এছাড়া ঢাকার বাইরের সাতটি কমিশনারেটেও চট্টগ্রাম সিলেট কুমিল্লা রংপুর রাজশাহী খুলনা ও যশোর ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষ্যে উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচী পালন করা হবে। এ দিকে দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তার বানীতে কর প্রদানের মাধ্যমে দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে সরকারকে সর্বোতভাবে সহযোগিতা করতে সর্বস্তরের করদাতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6057.csv b/Bangla_fin_news_articles/6057.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20dba076699e617f175a4d0d1ffd7a296fc78432 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6057.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6057,এএমসি গঠনে অনাপত্তি পেয়েছে আইডিএলসি ফিন্যান্স,2015-07-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেসম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি এএমসি গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনাপত্তিপত্র পেয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক খাতের কোম্পানি আইডিএলসি ফিন্যান্স। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদনের পর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি অনুমোদন পেলেই এএমসি গঠন করতে পারবে আইডিএলসি। এ দিকে সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন বাড়িয়েছে আইডিএলসি। ৬ কোটি টাকার পরিবর্তে পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ১৫ কোটি টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6058.csv b/Bangla_fin_news_articles/6058.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ac567fc4e66cc226f76a4c2d1cbb232ed9da90c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6058.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6058,নতুন টাকা পাওয়া যাচ্ছে ২০ ব্যাংক শাখায়,2015-07-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদ উপলক্ষে নতুন টাকার নোটের চাহিদা বেড়ে যায়। তাই বাংলাদেশ ব্যাংক সহ বিভিন্ন ব্যাংকের পুরাতন টাকা দিয়ে নতুন টাকার বদল করার ব্যবস্থা থাকে। তারই ধারাবাহিকতায় রবিবার থেকে রাজধানীর ২০ ব্যাংক শাখায় সব মানের নতুন টাকা ও কয়েন পাওয়া যাবে। ১২ শাখায় ছোট নোট এবং ৮ শাখা থেকে বড় মানের নোট সরবরাহ করা হচ্ছে। তবে চাহিদার প্রেক্ষিতে রবিবার থেকে ৮ শাখার মাধ্যমেও ৫ থেকে ৫০ টাকান মানের নোট সংগ্রহ করা যাবে। গ্রাহকচাহিদার প্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জানা গেছেজনতা ব্যাংকের নিউমার্কেট শাখা পূবালী ব্যাংকের সদরঘাট প্রাইম ব্যাংকের মৌচাক ওয়ান ব্যাংকের বাসাবো ইসলামী ব্যাংকের শ্যামলী ডাচ বাংলা ব্যাংকের দক্ষিনখান এসএমই অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচার শাখা মার্কেন্টাইল ব্যাংকের বনানী শাখা ও এক্সিম ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখা থেকে ৫ থেকে ৫০ টাকার নোট পাওয়া যাবে। এ ছাড়া ১২ টি শাখা থেকে একই ধরনের নোট পাওয়া যাবে। জানা গেছে২ জুলাই থেকে নতুন নোটের বিতরণ শুরু হয়েছে যা চলবে ১৬ জুলাই পর্যন্ত। বাংলাদেশ ব্যাংকের নয়টি অফিসসহ বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের ২০ শাখায় এ নতুন টাকা পাওয়া যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6059.csv b/Bangla_fin_news_articles/6059.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d62a78720020f62d4486195523d0e0b415b0e6c0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6059.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6059,জিএসপির বিদেশি উদ্যোক্তার শেয়ার বিক্রির ঘোষণা,2015-07-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সব শেয়ার বিক্রি করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জিএসপি ফিন্যান্সের প্রাতিষ্ঠনিক উদ্যোক্তা ইন্টারফক্স হোল্ডিংস লিমিটেড। ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি শেয়ার বিক্রি সম্পন্ন করবে। ডিএসই এ তথ্য জানিয়েছে। জানা গেছেবর্তমানে জিএসপি ফিন্যান্সের ৫ লাখ ২৩ হাজার ৭০১টি শেয়ার আছে ইন্টারফক্সের কাছে। যার সবই বিক্রি করা হবে। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এ কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১০৪ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। রির্জাভে আছে ১৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ৪৬ লাখ ৩২ হাজার ৬৯৫। এর মধ্যে উদ্যোক্তাপরিচালকদের হাতে ৫৮ দশমিক ৭৯ শতাংশ ৪ দশমিক ৭ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৩৫ দশমিক ৬৯ শতাংশ শেয়ার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6060.csv b/Bangla_fin_news_articles/6060.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..60fbb4f7a588d4090b85e997bfca41144288d9a9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6060.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6060,পুঁজিবাজারে টানা ৩ দিন সূচক বৃদ্ধি,2015-07-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বৃহস্পতিবারও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত আছে। এ দিন সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন। লেনদেনে শীর্ষে ছিল গ্রামীণফোন। আর দর বৃদ্ধির শীর্ষে ছিল আরামিট সিমেন্ট। টানা তিন কর্মদিবস ধরে পুঁজিবাজারের সূচক বাড়ছে। তিন দিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক বেড়েছে ৭৩ পয়েন্ট।তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২০ বেড়ে ৪ হাজার ৫৯৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১১ বেড়ে ১ হাজার ৭৯৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৭৭ কোটি ২৬ লাখ টাকা যা আগের দিনের চেয়ে ১৭ কোটি ২৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৫টির কমেছে ১১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫১ বেড়ে ১৪ হাজার ১৭৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩২ কোটি ৯৯ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৯ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৩টির কমেছে ৯৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6061.csv b/Bangla_fin_news_articles/6061.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d8dfb80d3ffcb453333970a05749355924d119b8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6061.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6061,দুর্নীতির কারণে জিডিপির ক্ষতি ২ থেকে ৩ শতাংশ অর্থমন্ত্রী,2015-07-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজনৈতি অস্থিরতায় অর্থনীতির ক্ষয়ক্ষতির চেয়ে দুর্নীতির কারণে বেশি ক্ষতি হচ্ছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।তিনি বলেন দুর্নীতির কারণে দেশের মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি দুই থেকে তিন শতাংশ ক্ষতি হচ্ছে। এ ক্ষতি মোকাবিলায় নেয়া পদক্ষেপ পর্যাপ্ত নয়। বাংলাদেশে অবস্থিত বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী দেশ ও সংস্থাগুলো নিয়ে গঠিত স্থানীয় পরামর্শক গ্রুপের এলসিজি সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন অর্থমন্ত্রী। সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরকিল্পনার খসড়া নিয়ে ঢাকার শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান এবং উন্নয়ন সহযোগী বিভিন্ন সংস্থা প্রতিনিধিরাও এ সময় উপস্থিত ছিলেন। এলসিজির কোচেয়ার ডিএফআইডির আবাসিক প্রতিনিধি সারা কুক এবং ইআরডি সিনিয়র সচিব মো. মেজবাহ উদ্দিন উদ্বোধনী বক্তব্য দেন। পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. শামসুল আলম ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যেঅর্থমন্ত্রী বলেন তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার দুর্নীতি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। দেশ নিম্নমধ্য আয়ের দেশে উন্নতি হলেও অসমতা এখনো বিদ্যমান। এ দেশে আয় বৈষম্য বেশি। এটাকে গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে। অর্থনৈতিক শক্তির মাধ্যমে অন্যান্য সমস্যাগুলোও দূর হয়ে যাবে। মুহিত বলেন আাাগামী পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা অনুযায়ী কর্মসংস্থান তৈরি করা এবং বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ বাড়ানো বড় চ্যালেঞ্জ। ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পা অনুযায়ী সরকারের ১ কোটি ৭৮ লাখ নতুন কর্মসংস্থান তৈরির লক্ষ্য রয়েছে যা অতি উচ্চাভিলাষী। বর্তমানে জিডিপির ২২ ভাগ বেসরকারি বিনিয়োগকে ২০২০ সালে সাড়ে ২৬ ভাগে উন্নতি করার লক্ষ্য থাকছে নতুন পরিকল্পনায়। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন আমাদের বেসরকারি খাতের অনেক সুপ্ত ক্ষমতা রয়েছে যা সক্রিয় করা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে বৈদেশিক সহায়তা বেসরকারি খাতের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে বলে তিনি মনে করেন। সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগের এফডিআই বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন আমাদের দেশে ২০১৪ সালে এফডিআই এসেছে ১.৫৭ বিলিয়ন ডলার। ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা অনুযায়ী২০২০ সালের মধ্যে এফডিআই ৯.৬ বিলিয়ন ডলারে উন্নতি করার লক্ষ্য রয়েছে। এ বিষয়ে উন্নয়ন সহযোগীরা বড় ভূমিকা রাখতে পারে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার আইএলও সংজ্ঞা অনুযায়ীদেশে বেকারের সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়। এ সংজ্ঞায় দেশে বেকারের বাস্তব চিত্র আসেনি। বাস্তবে দেশে বেকারের সংখ্যা আরো বেশি। ৭ম পঞ্চাবার্ষিক পরিকল্পনায় শিক্ষা স্বাস্থ্য কৃষি এবং দক্ষতা উন্নয়নে জোর দেয়া প্রয়োজন। বিকেন্দ্রীকরণকে গুরুত্ব দিতে হবে। আমরা মাওয়ার কাছে একটা স্যাটেলাইট শহর গড়ে তুলব। ২০২০ সালের মধ্যে এটা হবে। নিম্নমধ্য আয়ের দেশে উপনীত হওয়ায় বাংলাদেশকে অভিনন্দন জানিয়ে বক্তব্য দেন এলসিজি কোচেয়ারসারা কুক। তিনি বলেন দারিদ্র্য হ্রাসে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছে। অনেক এমডিজি ইতিমধ্যেই অর্জিত হয়েছে।মধ্যআয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার জন্য বাংলাদেশকে উন্নয়ন সহযোগীরা সহায়তা অব্যাহত রাখবে আশা করি। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আমাদের যে সমস্ত ত্রুটি ছিল সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় তা আর থাকবে না। সভা সূত্রে জানা গেছেআলোচনায় অংশ নিয়ে বিশ্ব ব্যাংক প্রতিনিধি উল্লেখ করেন প্রকল্পের গুণমান বজায় রেখে সর্বনিম্ন খরচে সময়মতো প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণ বাড়াতে ভ্যাট আয়কর আইনে সংস্কার আনতে হবে। সমস্ত ক্রয় ইপ্রকিউরমেন্টের আওতায় আনতে হবে। সরকারি সংস্থায় অডিটে বেসরকারি অডিট ফার্মকে সম্পৃক্ত করতে হবে। বিশ্ব বাজারে পণ্যের মূল্য এখন কম। সরকারকে ভর্তুকি ব্যবস্থাপনা নিয়ে ভাবতে হবে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষ থেকে উল্লেখ করা হয়সরকারি অর্থ ব্যবস্থায় সংস্কার আনতে হবে। সামাজিক খাতে বরাদ্দ বাড়াতে হবে। নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে আরো গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অনুসরণ করে সব স্তরে সুশীল সমাজকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। বিদ্যমান ভূমি ব্যবস্থাপনা সংস্কার আনতে হবে। ডিএফআইডি প্রতিনিধিরা বলেনবিচার ব্যবস্থাকে তথ্যপ্রযুক্তির আওতায় আনা হচ্ছেএটা ভালো। তবে তথ্য প্রযুক্তি শুধু যেন কোর্ট পর্যন্ত না থাকে। যে সমস্ত প্রতিষ্ঠান আইনি সহায়তা দিয়ে থাকে তারাও যেন তথ্যপ্রযুক্তির আওতায় আসে। উল্লেখ্য ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা অনুযায়ীচলতি অর্থবছর থেকে পরবর্তী ৫বছরের মধ্যে অর্থাত্ ২০২০ সালের মধ্যে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য রয়েছে। সেই সাথে মূল্যস্ফীতির হার সাড়ে ৫ শতাংশে বেধে রাখাসহ বেসরকারি বিনিয়োগের পরিমান জিডিপির ৩৩.৪ এবং সরকারি বিনিয়োগ ৭.৮ শতাংশ এবং জাতীয় সঞ্চয় হার ৩২.১ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6062.csv b/Bangla_fin_news_articles/6062.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2fa0644482d7a1c856876972ccc08e1cbf8eb954 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6062.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6062,জাল নোট সনাক্ত করতে ৬৪ জেলায় ২০০ মেশিন,2015-07-09,অনলাইন ডেস্ক,নোট জালকারী চক্র প্রতিরোধে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনকে এফবিসিসিআই দেশের ৬৪টি জেলা শহরের মার্কেটসমূহে বিতরণের জন্য ২০০টি জাল নোট সনাক্তকারী মেশিন হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এফবিসিসিআই অধিভূক্ত জেলা চেম্বার সমূহের তত্ত্বাবধানে জেলা শহরের বিভিন্ন মার্কেটে এ জাল নোট সনাক্তকারী মেশিন বিতরন করা হবে। বৃহস্পতিবার এফবিসিসিআই অফিসে সংগঠনের সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদের নিকট কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক মোঃ মোসলেম উদ্দিন মেশিন হস্তান্তর করেন। এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের জাল নোট সনাক্তকারী মেশিন সরবরাহের এ যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের ফলে বাজারে জাল টাকার সরবরাহ কমে যাবে এবং দেশে জাল টাকা প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে। এ কার্যক্রমের জন্য তিনি বাংলাদেশ ব্যাংককে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এবং তাদের এ কার্যক্রম অব্যাহত রাখার অনুরোধ জানান। এ সময় তিনি আরো বলেন জাল নোট সনাক্তকারী মেশিন খুবই কম মূল্যে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে যে কোন ব্যবসায়ী ইচ্ছা করলে তার প্রতিষ্ঠানে এটি সহজেই ব্যবহার করতে পারে। এফবিসিসিআই ও বাংলাদেশ ব্যাংক যে উদ্যোগ গ্রহন করেছে তা শুধু সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির একটি পদক্ষেপ মাত্র। তিনি এফবিসিসিআইয়ের সঙ্গে যৌথভাবে নকল টাকা চেনা ও প্রতিরোধে একটি ট্রেনিং অনুষ্ঠান আয়োজনেরও প্রস্তাব করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6063.csv b/Bangla_fin_news_articles/6063.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..07848ca786831f9a956dc7da4724d35791f1eb3e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6063.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6063,মোবাইল ব্যাংকিংয়ে দৈনিক ৪২০ কোটি টাকার লেনদেন,2015-07-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত মে মাসে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেন হয়েছে দৈনিক গড়ে ৪২০ কোটি পাঁচ লাখ টাকা। এসময় দিনে গড় লেনদেন হয় তিন লাখ ১৮ হাজারেও বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের এপ্রিলমে মাসের পর্যালোচনা প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রতিটি লেনদেনের গড় পরিমাণ থাকছে এক হাজার ৩২০ টাকা। এপ্রিলের তুলনায় মে মাসে সামগ্রিকভাবে মোবাইলে লেনদেন বেড়েছে গড়ে ৬ দশমিক ৪৫ শতাংশ। এপ্রিলে প্রতিদিন গড় লেনদেন ছিল ৩৯৪ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। এপ্রিল মাসে সব মিলে লেনদেন হয় ১১ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা। অন্যদিকে মে মাসে লেনদেনের পরিমাণ ১২ হাজার ৬০০ কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6064.csv b/Bangla_fin_news_articles/6064.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cd56feff9d46a38c3e31b2869c80f2b8e67f0885 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6064.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6064,আমজাদ খান চৌধুরীর মরদেহ দেশে আনা হবে রবিবার,2015-07-09,অনলাইন ডেস্ক,প্রাণআরএফএল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আমজাদ খান চৌধুরীর মরদেহ আগামী ১২ জুলাই রোববার যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে আনা হবে। আমজাদ খানের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে সোমবার ঢাকায় সামরিক কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হবে। এর আগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাংলাদেশ সময় বুধবার সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনায় ডিউক মেডিকেল হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই বিশিষ্ট উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ ডায়াবেটিক ও হৃদরোগে ভুগছিলেন। তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। শারীরিক অসুস্থতার জন্যে একমাস যাবৎ তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। আমজাদ খান চৌধুরী স্ত্রী দুই ছেলে দুই মেয়ে ও নাতিনাতনীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। দেশের এই বিশিষ্ট ব্যাবসায়ীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলামসহ দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6065.csv b/Bangla_fin_news_articles/6065.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dab4aae13f9dc54055cce600870fb552b13381cb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6065.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6065,প্রাণআরএফএল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা আমজাদ খান মারা গেছেন,2015-07-08,অনলাইন ডেস্ক,মাল্টি ন্যাশনাল শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণআরএফএল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মেজর জেনারেল অব. আমজাদ খান চৌধুরী আর নেই ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনায় ডিউক মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাংলাদেশ সময় বুধবার সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। আমজাদ খান চৌধুরীর মৃত্যুতে তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনাসহ শোক জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমজাদ খান চৌধুরী ১৯৩৯ সালে নাটোরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম আলী কাশেম খান চৌধুরী। আমজাদ খান চৌধুরী শিক্ষা জীবন শুরু করেন ঢাকায়। গ্র্যাজুয়েশন করেন পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমি ও অস্ট্রেলিয়ান স্টাফ কলেজ থেকে। ১৯৫৬ সালে তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। কর্মজীবনে তিনি সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল পদে দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে অবসরের পর ১৯৮১ সালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন প্রাণআরএফএল গ্রুপ। আমজাদ খান চৌধুরী বাংলাদেশের ব্যবসাবাণিজ্যিক সংগঠন রিহ্যাব বাপা ইউসেপসহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতিরও দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়াও দীর্ঘদিন তিনি মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি হিসেবে ব্যবসায়িক সম্প্রদায়ের নেতৃত্বও দিয়েছেন। তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে এফবিসিসিআই সভাপতি মাতলুব বলেন আমজাদ খান চৌধুরী সব সময় নতুন ব্যবসায়ীদের প্রতি সহায়ক হয়ে হাত বাড়িয়ে দিতেন। আমরা ব্যবসায়ী সমাজ নানাভাবে তার কাছে সহায়তা পেয়েছি। তিনি আমাদের অভিভাবকের মতো ছিলেন। এফবিসিসিআই সভাপতি আরো বলেন আমজাদ খান চৌধুরী সততা আর নিষ্ঠা নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করে গেছেন। তার কাছ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। বিশিষ্ট এই মানুষটির মৃত্যু আমাদের ব্যবসায়ী সমাজের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। আল্লাহ তাকে বেহেশত নসিব করুন। ব্যবসায়িক স্মৃতিচারণ করে মাতলুব আহমাদ বলেন আমজাদ খান চৌধুরী যখন প্রপার্টির ব্যবসা শুরু করেন সেই সময় আমিও তার গ্রাহক ছিলাম। দেখেছি তিনি কথা দিয়ে কথা রাখতেন। আমি আমজাদ খান চৌধুরীর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6066.csv b/Bangla_fin_news_articles/6066.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ab120a98cfc9b2305995194695688244ffb74243 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6066.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6066,৩ ধরনের বন্ডে উৎসে আয়কর প্রত্যাহার,2015-07-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ডসহ ৩ ধরনের বন্ডের উপর উৎসে আয়কর প্রত্যাহার করা হয়েছে। অন্য দুটি হচ্ছেইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড এবং ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ড। চলতি অর্থবছরে আয়কর অধ্যাদেশ সংশোধন করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর নতুন এসআরও জারি করেছে। বুধবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেট ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সব শাখা অফিসের প্রধান ও সব তফসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছেবাজেট কার্যক্রম ২০১৫ এর মাধ্যমে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪ এর ৫২ডি ধারা সংশোধন করা হয়েছে। সংশোধিত বিধান অনুসারে বিদ্যমান ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড এবং ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ডে যেকোনো পরিমাণ বিনিয়োগের বিপরীতে অর্জিত সুদের উপর উতসে কর কর্তন প্রযোজ্য হবে না। ১ জুলাই থেকে এ নীতি কার্যকর করা হয়েছে। প্রসঙ্গত এর আগে বাজেট কার্যক্রম ২০১৪এর মাধ্যমে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪এর ৫২ডি ধারা সংশোধনপূর্বক পেনশনার সঞ্চয়পত্র ও ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্ট বন্ডে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের সুদ আয় করমুক্ত করা হয়েছিল। আর পাঁচ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের সুদের উপর পাঁচ শতাংশ হারে উৎসে কর কাটা হতো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6067.csv b/Bangla_fin_news_articles/6067.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0e86c13defcc64778ddf542eacd95fbb060d1c9c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6067.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6067,সোনালী আঁশ ও ইস্টার্ন কেবলসের দর বাড়ার তথ্য নেই,2015-07-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেসাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিকভাবে শেয়ারদর বাড়ার ক্ষেত্রে কোনো সংবেদশীল তথ্য নেই সোনালী আঁশ ও ইস্টার্ন কেবলসের। অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধির কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের জবাবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। বিশ্লেষণে দেখা যায়গত ৬ কার্যদিবসে সোনালী আঁশের শেয়ারের দর ৯৬ টাকা থেকে বেড়ে ১১৭ টাকা পর্যন্ত হয়। অর্থাত্ শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ২১ টাকা বা ২১ দশমিক ৭৭ শতাংশ। আর গত ৮ কার্যদিবসে ইস্টর্ন কেবলস্এর শেয়ারের দর ১১৮ টাকা থেকে বেড়ে ১৩৪ টাকা পর্যন্ত হয়। অর্থাত্ শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ১৬ টাকা ৩০ পয়সা বা ১৩ দশমিক ৮১ শতাংশ। ডিএসই আরোও জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সামিট পূর্বাঞ্চল পাওয়ার কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন বাড়ানো হয়েছে। কোম্পানিরর বার্ষিক সাধারণ সভায় এজিএম অনুমোদিত মূলধন ১৭০ কোটি টাকা থেকে ২৫০ কোটি টাকায় উন্নীত করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6068.csv b/Bangla_fin_news_articles/6068.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cb82ca294ab6d06bf954c2a8b6071a8b444623f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6068.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6068,সিএসইর নতুন লোগো উম্মোচন,2015-07-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তালিকাভুক্ত কোম্পানি এবং পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাস্তবায়নের প্রতিজ্ঞা নিয়ে নতুন লোগো উম্মোচন করেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই লিমিটেড। প্রতিষ্ঠার ২০ বছর পর প্রথমবারের মতো লোগো পরিবর্তন করা হলো। তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্দীপনা বাড়াতে এই লোগো পরিবর্তন করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে সিএসইর ঢাকা অফিসে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে এ লোগোর উম্মোচন করেন সিএসই চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ। এ সময় সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালিউল মারুফ মতিন পরিচালক শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন সহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালিউল মারুফ মতিন বলেন বেশ কয়েকটি রঙের সম্মিলিত গ্রাফিকাল ওয়েভ ব্যবহূত হয়েছে নতুন লোগোতে যা ফিবোনাচ্চি ব্যান্ডস নামে বিশ্ব পুঁজিবাজারে পরিচিত এবং কোম্পানির শেয়ার বিশ্লেষণের জন্য অতন্ত জনপ্রিয়। ফিবোনাচ্চি সিকোয়েন্সগুলোকে বলা হয় ম্যাজিক নাম্বার যা একটি সোনালী এবং সফল ভবিষ্যতের প্রতীক এবং ম্যাথ ম্যাজিশিয়ানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। প্রতিটি কোম্পানি ও বিনিয়োগকারীর জীবনে উত্থানপতনের পর সাফল্যের গল্পের এক বাস্তব প্রতিচ্ছবি যেন এই নতুন লোগো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6069.csv b/Bangla_fin_news_articles/6069.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a423c5f4243be1f9d4a0742f455d8c37534e53e5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6069.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6069,পুঁজিবাজারে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত,2015-07-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বাড়ার প্রবণতা বুধবারও অব্যাহত ছিল। বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনও বেড়েছে। বাজারে লেনদেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল ওষুধ ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাতের। এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে ২০৩ কোটি টাকা যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪১ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৪ বেড়ে ৪ হাজার ৫৭৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ২ বেড়ে ১ হাজার ৭৮৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৯৪ কোটি ৫২ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৯ কোটি ৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৫টির কমেছে ১১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৮১ বেড়ে ১৪ হাজার ১২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৫ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৫১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৮টির কমেছে ৭৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির শেয়ারের দর। ইত্তেফাকসিএফ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6070.csv b/Bangla_fin_news_articles/6070.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a36de1d100e7d8f0b69f7074253db160fdcfc6f4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6070.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6070,বুধবারও শেয়ারবাজার ঊর্ধ্বমুখী,2015-07-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বুধবারও শেয়ারবাজার ঊর্ধ্বমুখী। লেনদেনের শুরু থেকে দেশের উভয় শেয়ারবাজারেই বেশির ভাগ শেয়ারের দাম বাড়তির দিকে। বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ৩৮ দশমিক সাত পয়েন্ট বেড়ে ডিএসই এক্স সূচক দাঁড়িয়েছে চার হাজার ৫৬৫। মোট লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটি টাকারও বেশি। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে একই সময় ৩৬ পয়েন্ট বেড়ে সিএসসি এক্স সূচক দাঁড়িয়েছে আট হাজার ৫৮৩। মোট লেনদেন হয়েছে ১১ কোটি টাকার কিছু বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6071.csv b/Bangla_fin_news_articles/6071.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..844fee3e39f92ba6ac1665c8f5db538dabe8ccf8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6071.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6071,এক দশকে সবচেয়ে কম রফতানি প্রবৃদ্ধি,2015-07-08,রেজাউল হক কৌশিক,গত এক দশকের মধ্যে গেল অর্থ বছরে ২০১৪১৫ রফতানিতে সবচেয়ে কম প্রবৃদ্ধি হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২ বিলিয়ন ডলার রফতানি কম হয়েছে। আগের অর্থ বছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র তিন দশমিক ৩৫ শতাংশ। গত এক দশকে এত কম প্রবৃদ্ধি হয়নি। তাই চলতি অর্থ বছরের ২০১৫১৬ জন্য রফতানি লক্ষ্যমাত্রা কমানো হচ্ছে। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হালনাগাদ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে সদ্য শেষ হওয়া অর্থ বছরে তিন হাজার ১১৯ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ছিল তিন হাজার ৩২০ কোটি ডলার। সে হিসাবে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ছয় দশমিক ০৩ শতাংশ বা ২০০ কোটি ১৫ লাখ ডলার কম রফতানি হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়া বিষয়ে ইপিবির ভাইস প্রেসিডেন্ট সুভাশীষ বসু বলেন আন্তর্জাতিক বাজারের মন্দায় পোশাকের মূল্য কমে যাওয়ায় এ বছর লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি। এছাড়া ইউরো ও রুবলের দরপতনও লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ার পেছনে ভূমিকা রেখেছে। দেশের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা রানা প্লাজা দুর্ঘটনার প্রভাবও এজন্য দায়ী। চলতি অর্থ বছর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ বিষয়ে তিনি বলেন গেল বছরের রফতানি প্রবৃদ্ধির উপর ভিত্তি করে নতুন বছরের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হবে। তবে বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। জানা গেছে গত অর্থ বছরের চেয়ে চার শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে এবার রফতানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হবে। তাতে লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়াবে তিন হাজার ২৫০ কোটি মার্কিন ডলার। তা হলে আগের অর্থ বছরের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৭০ কোটি ডলার কম। লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে নির্ধারণ করার কারণ সম্পর্কে সংশ্লিষ্টরা জানান বড় লক্ষ্যমাত্রা ধরে তা অর্জিত না হলে কর্মকর্তাদের অদূরদর্শিতা ও ব্যর্থতা হিসাবে বিবেচনা করা হয়। অন্যদিকে লক্ষ্যমাত্রা ছোট ধরা হলেও যদি লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আয় বেশি হয় তাহলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা প্রশংসিত হয় এবং সরকার বিষয়টা নিয়ে গর্ব করতে পারে। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে গত অর্থ বছরে রফতানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ। এর আগে ২০০৯১০ অর্থ বছরে রফতানিতে প্রবৃদ্ধি ছিল চার দশমিক ১১ শতাংশ। গত ১০ বছরে সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২০১০১১ অর্থ বছরে। ওই অর্থ বছরে রফতানিতে প্রবৃদ্ধি ছিল ৪১ দশমিক ৪৭ শতাংশ। এছাড়া ২০১৩১৪ অর্থ বছরে ১১ দশমিক ৬৫ শতাংশ ২০১২১৩ অর্থ বছরে ১১ দশমিক ১৮ শতাংশ ২০১১১২ অর্থ বছরে পাঁচ দশমিক ৯৯ শতাংশ ২০০৮০৯ অর্থ বছরে ১৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ তার আগের অর্থ বছরে ১৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ ২০০৬০৭ অর্থ বছরে ১৫ দশমিক ৬৯ শতাংশ এবং ২০০৫০৬ অর্থ বছরের ২১ দশমিক ৬৩ শতাংশ রফতানি প্রবৃদ্ধি ছিল। এ দশ বছরের আগের তিন বছরের রফতানি প্রবৃদ্ধিও ভাল ছিল। অবশ্য ২০০১০২ অর্থ বছরে রফতানি প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক ছিল। গত অর্থ বছরের রফতানি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে বরাবরের মত সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে নিটওয়্যার ও ওভেন খাত। এ দুই খাতের রফতানিতে সামান্য প্রবৃদ্ধি হলেও পূরণ হয়নি লক্ষ্যমাত্রা। ওভেন খাতে এক হাজার ৩৬৮ কোটি ডলারের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয় হয়েছে এক হাজার ৩০৬ কোটি ডলার। এ খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে পাঁচ শতাংশ। নিটওয়্যার খাতে এক হাজার ৩২১ কোটি ডলারের বিপরীতে আয় হয়েছে এক হাজার ২৪২ কোটি ডলার। এ খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে তিন দশমিক ১৩ শতাংশ। এর বাইরে রফতানি পণ্যে যেসব পণ্যের ভূমিকা বেশি থাকে সেগুলোর লক্ষ্যমাত্রা পূরণ এবং প্রবৃদ্ধি না হওয়ায় সার্বিক রফতানি বাণিজ্যে প্রভাব পড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6072.csv b/Bangla_fin_news_articles/6072.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..25fe69c2911ce20624afd29e80180849401247cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6072.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6072,জুনে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে,2015-07-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পবিত্র রমজান মাসকে কেন্দ্র করে বিদায়ী জুন মাসে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হালনাগাদ প্রতিবেদনে জুন মাসের মূল্যস্ফিতী দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ২৫ শতাংশে। মে মাসে এ হার ছিলো ৬ দশমিক ১৯ শতাংশ। একনেক পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ তথ্য জানিয়ে সাংবাদিকদের বলেন পবিত্র রমজানর কারণে এ মাসে মূল্যস্ফীতি সামান্য একটু বেড়েছে। এ সময় আরো জানানো হয়সদ্য বিদায়ী ২০১৪১৫ অর্থবছরের গড় মূল্যস্ফিতী ছিল ৬ দশমিক ৪১ শতাংশ। এটি গত তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। সরকারের লক্ষ্য ছিল বছরের গড় মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৬ শতাংশের মধ্যে রাখা। মন্ত্রী বলেন সরকার তা করতে পেরেছে। এটা সরকারের সক্ষমতারও প্রমাণ বহন করে। তথ্যে দেখা যায়জুন মাসে খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। এর আগের মাসে তা ছিল ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ। অপর দিকে জুনে খাদ্য বহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ১৫ শতাংশ। এর আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ। এ হিসাব পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে করা। মূল্যস্ফীতির হার পর্যালোচনা করে বিবিএসের তথ্যে উল্লেখ করা হয়েছেজুন মাসে ডাল মাছ মাংস শাকসবজি মসলা দুধ ও দুধ জাতীয় এবং তামাক জাতীয় দ্রব্যাদির মূল্য বৃদ্ধি কারণে এক মাসের ব্যবধানে মূল্যস্ফীতি আরেকটু বেড়েছে। সেইসাথে বেড়েছে পরিধেয় বস্ত্র বাড়ি ভাড়া আসবাবপত্র ও গৃহস্থালী চিকিত্সা সেবা পরিবহন শিক্ষা উপকরণ খাতে ব্যয় বেড়েছে। এ দিকে গ্রামীণ পর্যায়ে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার জুন মাসে হয়েছে ৫ দশমিক ৯০ শতাংশ। খাদ্য খাতে এ হার ৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ এবং খাদ্য বর্হিভূত খাতে ৬ দশমিক ১৬ শতাংশ। অপর দিকে শহরের ক্ষেত্রে সাধারণ মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৯১ শতাংশ। খাদ্য খাতে এ হার ৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ এবং খাদ্য বর্হিভূত খাতে ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ। একনেক পরবর্তী সভায় আরো জানানো হয় এ বছরের মে ও জুন মাসে জাতীয় মজুরি হার যথাক্রমে ৯ দশমিক ৪৪ ও ৯ দশমিক ৪৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6073.csv b/Bangla_fin_news_articles/6073.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7cd91c67ed92512dc7989962f2a061be97089b77 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6073.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6073,‘শিল্পে সমস্যার মূল মধ্যমস্তরের অব্যবস্থাপনা’,2015-07-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্প কারখানায় অধিকাংশ সমস্যার মূলে মধ্যমস্তরের কর্মকর্তাদের অব্যবস্থাপনা দায়ী বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেনশ্রমিক আর শিল্প বাঁচলেই দেশ বাঁচবে। শ্রমিকদের নিরাপত্তাসহ মানবাধিকার নিশ্চিত করতে তাই মধ্য স্তরের ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ও মালিকদের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন জরুরি। মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে এ সংশ্লিষ্ট একটি প্রকল্পের উদ্বোধনের লক্ষ্যে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। জাতিসংঘের ব্যবসা ও মানবাধিকার নীতিমালার আলোকে বাংলাদেশের ব্যবসার পরিবেশ উন্নত করতে দক্ষতা বৃদ্ধি শীর্ষক ওই প্রকল্পটি পরিচালনা করছে বেসরকারি সংস্থা অ্যাকশন এইড। এ সময় বক্তারা বলেনশিল্প কারখানার উত্পাদনশীলতা বাড়াতে এবং সংকট নিরসনে শ্রমিকের চাইতে মালিকপক্ষের দায়িত্ববোধ বেশি প্রয়োজন। জাতিসংঘের নীতিমালার বিষয়ে মালিকদের সচেতনতা বাড়াতে হবে। এ জন্য ট্রেড ইউনিয়নের কোনো বিকল্প নেই। অন্যদিকে শ্রমিকদের সচেতন করতে তাদের যথাযথ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের যুগ্ম পরিদর্শক এম জহুরুল হক বলেন কারখানায় ট্রেড ইউনিয়ন থাকলে শতকরা ৮০ শতাংশ মালিক শ্রমিকদের অধিকার মেনে নেন। তবে অনেক ক্ষেত্রে ট্রেড ইউনিয়ন নেতারা তাদের দায়িত্বের বিষয়ে সচেতন নন। এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বাংলাদেশে অ্যাকশন এইডের পরিচালক আসগর আলী সবরী শ্রমিক নেতা ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম খান রায় রমেশ চন্দ্র এবং রেঁনেসা কনসালটেন্সি লিমিটেডের পরিচালক পারভীন এস হুদা প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6074.csv b/Bangla_fin_news_articles/6074.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..511067c159adba4c03a20bcf9c75fa97c0f6a990 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6074.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6074,ডিএসইতে বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি ২৭ শতাংশ,2015-07-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গেল অর্থবছরে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ বেড়েছে ২৭ দশমিক ২০ শতাংশ বেড়েছে। গেল ২০১৪১৫ অর্থবছরে ডিএসইতে বিদেশি লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৬ হাজার ৯৯১ কোটি ৩০ লাখ টাকা। অপর দিকে ২০১৩১৪ অর্থবছরে লেনদেনের এ পরিমাণ ছিল ৫ হাজার ৮৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। ডিএসই সূত্রে এ সব তথ্য পাওয়া গেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনগেল বছরে বাজারে অনেক কোম্পানির শেয়ারদর কম থাকায় বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল বেশি। এ জন্য বিদেশি বিনিয়োগকারীদের লেনদেন বেড়েছে। এ ছাড়া দেশের শেয়ারবাজারে নানা ধরনের সংস্কারমূলক কার্যক্রমের ফলে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থাও বেড়েছে। তাই নতুন অনেক বিনিয়োগকারী বাজার সম্পর্কে আগ্রহী হচ্ছেন। এ জন্য বিদেশি বিনিয়োগকারীদের লেনদেনও বাড়ছে। ডিএসই জানিয়েছে২০১৪১৫ অর্থবছরে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা শেয়ার ক্রয়বিক্রয়ের মাধ্যমে মোট লেনদেন করেছেন ৬ হাজার ৯৯১ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এর মধ্যে শেয়ার ক্রয়ের পরিমাণ ৪ হাজার ১৪৫ কোটি ৫৬ লাখ ৭৬ হাজার ১৫৫ টাকা। বিপরীতে ২ হাজার ৮৪৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে। বিক্রয়ের তুলনায় ক্রয়ের পরিমাণ ১ হাজার ২৯৯ কোটি ৮৩ লাখ টাকা বেশি। আর ২০১৩১৪ অর্থবছরে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা মোট লেনদেন ছিল ৫ হাজার ৮৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকার। এর মধ্যে ক্রয়ের পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৭৯১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। অপর দিকে বিক্রয়ের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২৯৭ কোটি ৯৫ লক্ষ ৮৩ হাজার ৬১১ টাকা। বিক্রয়ের তুলনায় ২ হাজার ৪৯৩ কোটি ৬৭ লাখ টাকার বেশি শেয়ার ক্রয় করেছিলেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6075.csv b/Bangla_fin_news_articles/6075.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6521a311f016a1213612382ef693f0ab371d97b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6075.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6075,স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক ও এসিআইর দাম বাড়ার তথ্য নেই,2015-07-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেশেয়ারের দাম অস্বভাবিকভাবে বাড়ার পেছনে কোন অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক ও এসিআই লিমিটেড। দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের জবাবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যাচ্ছেগত এক মাস ধরে স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের শেয়ারের দর বাড়ছে। গত ৭ জুন কোম্পানির শেয়ারের দর ছিল ৩১ দশমিক ৫০ টাকা। গত ৬ জুলাই কোম্পানির শেয়ারদর ৫০ দশমিক ৮০ টাকায় গিয়ে দাঁড়ায়। অর্থাত্ এক মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ১৯ দশমিক ৩০ টাকা। দর বাড়ার হার ৬১ দশমিক ২৭ শতাংশ। এর মধ্যে গত ৪ দিনে কোম্পানিটির শেয়ারের দর বেড়েছে প্রায় ১৫ টাকা। আর গত ৭ কার্যদিবসে মাত্র ১ দিন এসিআইয়ের শেয়ারটির দর কমেছে। এ সময়ে শেয়ারটির দর ৪৮৩ টাকা থেকে বেড়ে ৫৯১ টাকা ৭০ পয়সা পর্যন্ত হয়। অর্থাত্ শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ১০৮ টাকা ৭০ পয়সা বা ২২ দশমিক ৫১ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6076.csv b/Bangla_fin_news_articles/6076.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e5aec695edf62132c0292572b13f0ce47c8516ae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6076.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6076,পুঁজিবাজারে সূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা,2015-07-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারের সূচকে মঙ্গলবার ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। বেড়েছে লেনদেনও। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনটানা তিন কর্মদিবস দরপতনের ফলে কিছু কোম্পানির শেয়ারদর কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের শেয়ার কেনার আগ্রহ বেড়েছে। এতে স্বাভাবিকভাবেই বাজারে বিনিয়োগকারীদের ক্রয়ের চাপ বেড়েছে যা সূচক ও লেনদেন বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে। তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৯ কমে ৪ হাজার ৫২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ২ বেড়ে ১ হাজার ৭৬৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪২৩ কোটি ৩১ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪৪ কোটি ৯১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩২১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টির কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১০২ বেড়ে ১৪ হাজার ৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৪ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০টির কমেছে ৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6077.csv b/Bangla_fin_news_articles/6077.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..124b1b435c28a9619c730ace0fd78507bd22b098 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6077.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6077,ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বৈষম্য শিগগিরই দূর হবে না বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-07-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারতের সঙ্গে চলে আসা বানিজ্য বৈষম্য খুব শিগগিরই দূর হবে না বলে সংসদে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তবে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ট্যারিফ ননট্যারিফ যেসব পণ্যের সমস্যা রয়েছে তা আলাপআলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হবে বলে জানান তিনি। মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে এনামুল হকের পক্ষে হুইপ শহিদুজ্জমান সরকার উত্থাপিত প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। একই প্রশ্নের জবাবে তোফায়েল আহমেদ বলেন ভারতচীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। তবে এ বাণিজ্য ঘাটতিতে বাংলাদেশের তেমন ক্ষতি হচ্ছে না। মন্ত্রী বলেন ভারতের সঙ্গে প্রধান বাণিজ্য ঘাটতি তৈরি পোশাকে। তবে ভারতের বাজারে আমাদের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেন না ব্যবসায়ীরা। কারণ তাদের বাজারে তৈরি পোশাক এতো বেশি উৎপাদন হয় যে আমাদের তৈরি পোশাক সেখানে রপ্তানি করা লাগে না। মন্ত্রী বলেন বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে সার্কভুক্ত দেশ ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার ২০১১ সালের ৯ নভেম্বর ভারত থেকে বাংলাদেশকে তামাক ও মদ জাতীয় পণ্য ব্যতীত সব পণ্যের ক্ষেত্রে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকারের সুযোগ দেয়া হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে ও বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনার মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের মধ্যকার শুল্ক ও অশুল্ক বাধা দূরীকরণের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। সাউথ এশিয়ান ফ্রি ট্রেড এরিয়ার সাফটা আওতায় অন্য সার্কভুক্ত দেশ থেকে বহু পণ্যের শুল্কুমুক্ত সুবিধা পাওয়ার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। মন্ত্রী আরও বলেন ভারতে রপ্তানি বাড়ানোর লক্ষ্যে ভারতের গৌহাটি কলকাতা নয়াদিল্লী শিলচর মুম্বাই রাঁচি ও ভুবনেশ্বরে বাংলাদেশি পণ্য সম্ভার পরিচিত করার জন্য নিয়মিতভাবে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নেয়া হচ্ছে। সার্কভুক্ত অন্য দেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায়ও নিয়মিতভাবে অংশ নেয়া হচ্ছে। ভবিষতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6078.csv b/Bangla_fin_news_articles/6078.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3055ab04c06dc4c4278c167c86b8a747eb5481fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6078.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6078,গ্রিন বিজনেসে সহায়তার আশ্বাস দিলেন গভর্নর,2015-07-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর ড.আতিউর রহমান বলেছেন ব্যবসায়ীরা এগিয়ে এলে গ্রিন বিজনেসের উন্নয়ন করা সম্ভব। এজন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও সরকার সর্বোচ্চ সহায়তা করতে সম্মত। মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে অগ্রণী ব্যাংকের গ্রিন ব্যাংকিং ও ছাদ বাগান কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন। আতিউর রহমান বলেন শহরের তাপমাত্রা গ্রামের তুলনায় ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। তবে ছাদে বাগান করা হলে তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি কমিয়ে আনা সম্ভব। ব্যবসায়ীরা এই কাজে এগিয়ে আসলে এই খাতের উন্নয়ন করা সম্ভব। তিনি আরো জানান বিদ্যুতের পরিবর্তে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদেরও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহায়তা দেয়া হবে। এসময় গর্ভনর নারায়ণগঞ্জের কয়েকজন ছাদ বাগান মালিকের হাতে বিভিন্ন ফল গাছের চারা তুলে দেন। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের উদ্যোগে প্রকাশিত গ্রিন ব্যাংকিং ও পরিবেশ রক্ষায় ছাদে বাগান শীর্ষক একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন গর্ভনর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6079.csv b/Bangla_fin_news_articles/6079.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d760ac372310e8389c18ada64618c414cdcdb514 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6079.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6079,টিসিবিকে শক্তিশালী করতে পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-07-07,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ জানিয়েছেন রমজান মাস তথা সারা বছর ন্যায্য মূল্যে পণ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে টিসিবিকে শক্তিশালী করতে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। মঙ্গলবার সংসদে জাতীয় পার্টির সদস্য মোহাম্মদ ইলিয়াছের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা জানান। বাণিজ্যমন্ত্রী আরো জানান পণ্য মজুদের জন্য গুদামের ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। নিজস্ব ১৬ হাজার ৪৫ মেট্রিক টন এবং ভাড়া ১৮ হাজার ১৩২ মেট্রিক টন গুদামসহ বর্তমানে টিসিবির গুদামের ধারণক্ষমতা ৩৪ হাজার ১৭৭ মেট্রিক টন। টিসিবির ডিলার সংখ্যা ১৪০ থেকে ৩ হাজার ১৯ জনে উন্নীত করা হয়েছে। টিসিবির জনবল কাঠামো ২২৫ থেকে ২৭৫ জনে উন্নীত করা হয়েছে। তোফায়েল আহমেদ বলেন চলতি রমজান ও পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে টিসিবির ডিলারদের মাধ্যমে ভ্রাম্যমাণ ট্রাক দিয়ে শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ঢাকা মহানগরীতে ২৫টি চট্টগ্রাম মহানগরীতে ১০টি স্থানে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। খবর বাসসের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6080.csv b/Bangla_fin_news_articles/6080.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..58a9b2ca3d79be9328c566c32e3af20ea4b07352 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6080.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6080,‘গত অর্থবছরের জুলাইমে পর্যন্ত রপ্তানি ২৮১৪৪৩৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার’,2015-07-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন ২০১৪১৫ অর্থবছরের জুলাইমে সময়ে রপ্তানির পরিমাণ ২৮ হাজার ১৪৪ দশমিক ৩৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। মঙ্গলবার সংসদে সরকারি দলের সদস্য এ কে এম শাহজাহান কামালের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। মন্ত্রী বলেন ২০১৪১৫ অর্থবছরে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত আমদানির পরিমাণ ৩১ হাজার ৯৬৭ দশমিক ৯৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ভবিষ্যতে রপ্তানি আয় বৃদ্ধির জন্য সরকার নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তিনি আরও বলেন বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব বাণিজ্য ব্যবস্থায় বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধিকে সুসংহত ও টেকসই রাখার পাশাপাশি সামগ্রিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে গতিশীল বহির্মুখীকরণ ও রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে প্রতি তিন বছর অন্তর রপ্তানি নীতি তৈরি করা হয়। ত্রিবার্ষিক রপ্তানি নীতি ২০১৫২০১৮এর খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। দেশের রপ্তানি বাণিজ্যকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে অধিক সংখ্যক পণ্যকে ভর্তুকি ও নগদ সহায়তার আওতায় আনার বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6081.csv b/Bangla_fin_news_articles/6081.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..595b88d57737aeb2610b91239e5b0ccfff780dfb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6081.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6081,চা শিল্পের উন্নয়নে ১০০ কোটি টাকা দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক,2015-07-07,রেজাউল হক কৌশিক,চা এক শব্দের এ পণ্যটি একইসঙ্গে যেমন গুরুত্বপূর্ণ অর্থকরী ফসল তেমনি রফতানি উপযোগীও। তবে সাম্প্রতিক সময়ে নানাবিধ সমস্যায় পড়ে চা শিল্প এখন হুমকিতে। উত্পাদন কমে যাওয়ায় চা রফতানিকারক দেশের তালিকা থেকে আমদানিকারক দেশের তালিকায় নাম উঠছে বাংলাদেশের। এতে চা শিল্প নিয়ে একসময়ে দেশের যে গৌরব ছিল তা হারিয়ে যাচ্ছে। তাই সে গৌরব অক্ষুণ্ন রাখতে এ শিল্পের উন্নয়নে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ শিল্পের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ১০০ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে চা শিল্পের উন্নয়নে কৃষি ব্যাংককে ১০০ কোটি টাকা পুনঃঅর্থায়নযোগ্য একটি তহবিল দেয়া হবে। আর সেটা হলে দেশের ১০৬টি চা বাগানের ৬ হাজার ৪৪০ হেক্টর অনাবাদি জমি চাষ করা সম্ভব হবে। এতে দেশে অতিরিক্ত ১০ কোটি ৬০ লাখ কেজি চা উত্পাদন সম্ভব হবে। আর উত্পাদন বেশি হলে অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে বাকি অংশ রফতানি করা যাবে। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি সূত্রে জানা গেছে ২০১৩১৪ অর্থ বছরে ৩৭ লাখ ডলারের চা রফতানি হয়েছে। অবশ্য গেল অর্থ বছর ২০১৪১৫ তা প্রায় ২৪ শতাংশ কমে গেছে। গত ২১ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় চা শিল্পের উন্নয়নে এ সহায়তা দেয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছে। কৃষি ব্যাংক থেকে চা উত্পাদকরা সহজ শর্তে এবং এক অংকের সুদে ঋণ নিতে পারবেন। জানা যায় চা বাগানে অব্যবহূত চাষযোগ্য জমিতে চা চাষ সম্প্রসারণ প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য চা বোর্ড ও চা সংসদ বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করে। এর প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরীর সভাপতিত্বে চলতি বছরের জানুয়ারিতে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ডেপুটি গভর্নর চা শিল্পের উন্নয়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা দেয়ার আশ্বাস দেন। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী বলেন চা রফতানি করে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। দেশের অনেক চা চাষের অনাবাদি জমিও রয়েছে। এসব জমিতে চা চাষ হলে চা অন্যতম রফতানি পণ্যে পরিণত হবে। চা শিল্পের যে হারানো গৌরব ছিল তাও ফিরে আসবে। চা বোর্ড ও চা সংসদ প্রস্তাব দেয় ২০৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ১০৬টি চা বাগানের আওতায় ৬ হাজার ৪৪০ হেক্টর অনাবাদি জমিতে চা সম্প্র্রসারণ করা হবে। উক্ত জমিতে চা সম্প্রসারণ করলে প্রায় ১০ কোটি ৬০ লাখ বা ১৬ মিলিয়ন কেজি অতিরিক্ত চা উত্পাদন সম্ভব হবে। ঋণের অংশ বাংলাদেশ ব্যাংক ৫ শতাংশ হারে কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে পুনঃঅর্থায়ন করলে বাগান মালিকগণ কম সুদে ঋণ নিয়ে চা চাষ সম্প্রসারণ করবে। এর প্রেক্ষিতে কৃষি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৬৩২তম সভায় এ প্রকল্পে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন সাপেক্ষে অর্থায়নের সিদ্ধান্ত হয়। তারা প্রস্তাব করে কৃষি ব্যাংক বাগানের বিপরীতে চা উন্নয়ন ঋণ মঞ্জুর ও বিতরণ করবে। ব্যাংক সুদের হার ও সার্ভিস চার্জ ৭ বছর গ্রেস পিরিয়ডের জন্য প্রযোজ্য হবে। ১৫টি বার্ষিক কিস্তিতে ঋণ আদায় করা হবে। যে তফসিল অনুযায়ী ঋণ আদায় হবে সে একই তফসিল অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করা হবে। এর প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পর্ষদ সভায় কৃষি ব্যাংককে চা শিল্পের উন্নয়নে ১০০ কোটি টাকা পুনঃঅর্থায়ন দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। তবে প্রকল্পটির মেয়াদ হবে ৫ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ সর্বোচ্চ ১০ বছর। ১০টি বার্ষিক কিস্তিতে কৃষি ব্যাংক গ্রাহকের নিকট অর্থ আদায় করে বাংলাদেশ ব্যাংককে পরিশোধ করবে। বর্তমানে চা খাতে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকই বেশি ভূমিকা রাখছে। ২০১৫ সালে চা উত্পাদনে ঋণ মঞ্জুর হয় ৬০৯ কোটি বিতরণ হয় ৫৭৬ কোটি ও আদায় হয় ৪৪২ কোটি টাকা। আনাদায়ী থাকে ১৮২ কোটি টাকা। একইবছরে চা উন্নয়নে মঞ্জুরী হয় ২৪ কোটি বিতরণ হয় ৯ কোটি ও আদায় হয় ৫০ কোটি। অনাদায়ী থাকে ১৮৮ কোটি টাকা। প্রসঙ্গত দেশে চা চাষ শুরু হয় উনিশ শতকের গোড়ার দিকে। প্রথম চা বাগান প্রতিষ্ঠিত হয় চট্টগ্রাম ক্লাবে ১৮৪০ সালে। এরপর সিলেটের মালনীছড়ায় ১৮৫৪ সালে চা বাগান প্রতিষ্ঠিত হয়। আর তার তিন বছর পর একই জায়গায় বাণিজ্যিকভাবে চা বাগান উন্মুক্ত করা হয়। এরপর থেকে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে চা শিল্প। বর্তমানে চা উত্পাদনকারী দেশ হিসাবে বাংলাদেশ ১১তম অবস্থানে রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6082.csv b/Bangla_fin_news_articles/6082.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f56527c267adbf795770908f16b56690407c6e1b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6082.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6082,ব্যাংকখাতে আমানত প্রবৃদ্ধি কমেছে,2015-07-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,একদিকে সঞ্চয়পত্রের সুদের হার বেশি হওয়া অন্যদিকে ব্যাংকের আমানতে সুদহার কমিয়ে দেয়ায় মানুষ ব্যাংকে আমানত রাখছে না। ফলে আমানতের প্রবৃদ্ধি কমছে। এপ্রিল শেষে ব্যাংক খাতের আমানত প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ২৭ শতাংশ। যা মার্চে ছিল ১২ দশমিক ৭৩ শতাংশ। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে আমানত প্রবৃদ্ধি কমেছে শুন্য দশমিক ৪৬ শতাংশ। আর এ সময়ে ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৩ দশমিক ৭৯ শতাংশ। যা মার্চে ছিল ১৪ দশমিক ১৫ শতাংশ। গত অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত প্রথম ১১ মাসে সঞ্চয়পত্রের নীট বিনিয়োগ হয়েছে ২৬ হাজার কোটি টাকা। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় তিনগুণেরও বেশি ছিল। আর গত অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র থেকে নিট নয় হাজার ৫৬ কোটি টাকা সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত ছিল। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. বিরূপাক্ষ পাল বলেন ব্যাংকের সুদহার কমে আসা ও শেয়ারবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতার ফলে অনেকে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করছেন। এতে করে প্রত্যাশার তুলনায় সঞ্চয়পত্র বিক্রি থেকে অনেক বেশি অর্থ এসেছে। ফলে আমানতের প্রবৃদ্ধি কিছুটা কমেছে। তবে ব্যাংকগুলোর কাছেও এখন প্রচুর তারল্য থাকায় অর্থসঙ্কট হবে না বলেও নিশ্চিত করেন তিনি। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী গত এপ্রিল মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর আমানত দাঁড়িয়েছে সাত লাখ ২৫ হাজার ৭৯৬ কোটি টাকা যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১২ দশমিক ২৭ শতাংশ বেশি। ডিসেম্বর শেষে আমানত ছিল সাত লাখ ১০ হাজার ৪৭৩ কোটি টাকা। এ পরিমাণ আমানত আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেশি ছিল ১৩ দশমিক ২৬ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে ঋণ দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৩৮ হাজার ১০ কোটি টাকা যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেশি। ডিসেম্বর শেষে ঋণ ছিল পাঁচ লাখ ২৮ হাজার ৭৫৫ কোটি টাকা। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় যা ১৩ দশমিক ৯৯ শতাংশ বেশি। পরিমাণের হিসেবে এসময়ে ঋণ কমলেও প্রবৃদ্ধি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেশি রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে আলোচ্য সময়ে রাষ্ট্রীয় মালিকানার ব্যাংকগুলোর আমানত বেড়েছে ১৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ। ঋণ বেড়েছে ৯ দশমিক ১০ শতাংশ। বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর আমানত বেড়েছে ১২ দশমিক ২৬ শতাংশ। ঋণ বেড়েছে ৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর আমানত বেড়েছে ১২ দশমিক ৮৬ শতাংশ এবং ঋণ ১৭ দশমিক ০৫ শতাংশ। আর বিদেশি ব্যাংকগুলোর আমানত ও ঋণ পর্যায়ক্রমে কমেছে ০ দশমিক ৮৭ শতাংশ এবং ২ দশমিক ৪৪ শতাংশ। অন্যদিকে ইসলামী শরিয়াভিত্তিক ব্যাংকগুলোর আমানত বেড়েছে ১৫ দশমিক ৯০ শতাংশ এবং ঋণ বেড়েছে ১৩ দশমিক ৭৯ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6083.csv b/Bangla_fin_news_articles/6083.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..00020d5467ae1a3972d5bf23832b9b950bdfcc1b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6083.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6083,পুঁজিবাজারে দরপতন অব্যাহত,2015-07-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রায় ৫২ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় কমেছে। এতে বাজারের সূচক আগের দিনের তুলনায় কমে গেছে। এ নিয়ে টানা তিন কর্মদিবস ডিএসইর সূচকের পতন হল। গতকাল বাজারে দরপতনের ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানিগুলো। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৩টি লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির মধ্যে ১০টির দর কমেছে। অর্থাৎ এ খাতের ৭৭ শতাংশ কোম্পানির দরপতন হয়েছে। দর কমার শীর্ষে রয়েছে প্রগতি লাইফ ইন্সুরেন্স। এ কোম্পানির শেয়ারের দর কমেছে ৩ টাকা ১০ পয়সা বা ৩ দশমিক ৫৪ শতাংশ। দর কমার শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে এ খাতের পদ্মা লাইফ ইন্সুরেন্স। সোমবার এ কোম্পানির শেয়ারের দর কমেছে ১ টাকা ৩০ পয়সা বা ৪ দশমিক ১৫ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৯ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৬৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪২৩ কোটি ৩১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৪ কোটি ৯১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩২১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টির কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২০ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৯৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৫ কোটি ২ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৪টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ১১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। এ কোম্পানি সমাপ্ত অর্থবছরে ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়ে বি থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। মঙ্গলবার থেকে কোম্পানিটির ক্যাটাগরি পরিবর্তন কার্যকরী হবে। ডিএসই আরও জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশের এক্সিম উদ্যোক্তা পরিচালক মমতাজ বেগম ৫ লাখ শেয়ার বিক্রি করবেন। আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে বর্তমান বাজার দরে তিনি শেয়ার বিক্রি করবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6084.csv b/Bangla_fin_news_articles/6084.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3a78707ebfdf3dacfd30e0d8bf05d6c6c23f7509 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6084.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6084,‘এমএলএম কোম্পানিগুলো এখনো মানুষকে ঠকাচ্ছে’,2015-07-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেনবর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে মাল্টি লেভেল কোম্পানি এমএলএম ব্যবসার নামে কোনো প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স নেই। হাইকোর্টে রিট করে যেসব কোম্পানি প্রতারণার ফাঁদ পেতে নিরীহ মানুষকে ঠকাচ্ছে তাদের ব্যাপারে সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানান তিনি । সোমবার জাতীয় সংসদে ৩০০ বিধিতে দেয়া এক বিবৃতিতে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মস আরজেএসসি তে ২৭টি এমএলএম কোম্পানি আবেদন করে। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্টদের শুনানি গ্রহণ করা হয়। এসব কোম্পানির পণ্যে বা সেবা প্রকৃত মূল্যে বিনিময় না হওয়া পণ্যের সেবার উপস্থিতি না থাকা এবং মোড়কের মান ঠিক না থাকায় এমএলএম কোম্পানি আইনের ৬ ধারায় লাইসেন্স বাতিল করা হয়। এরপর এসব কোম্পানি হাইকোর্টে রিট করে ব্যবসা পরিচালনা করছে। তিনি বলেন মন্ত্রণালয় থেকে লাইসেন্স দেয়া হলো না। লাইসেন্স পেলো না। এরপর হাইকোর্টে রিট করে ব্যবসা করছে। মাননীয় স্পিকার দেখুন কিভাবে সাধারণ মানুষ প্রতারণার শিকার হয়। আমাদের মন্ত্রণালয় পরীক্ষানিরীক্ষা করে লাইসেন্স দেয়নি। মন্ত্রী বলেন এসব কোম্পানির বিরুদ্ধে সতর্ক থাকার জন্য সব বিভাগীয় কমিশনারের বরাবর চিঠি দেয়া হয়েছে। কোথায় এমএলএম কোম্পানির ব্যবসার নামে কেউ প্রতরণামূলক কার্যক্রম করলে আইন মোতাবেক দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এরপরও অতিরিক্ত মুনাফার আশায় যেন কেউ এই পথে পা না দেয় সেজন্য দেশবাসীকে সর্তক করছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6085.csv b/Bangla_fin_news_articles/6085.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e4825c73640be5df891e7c94a6f718759741a818 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6085.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6085,খাঁচায় কাঁকড়া চাষের নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন,2015-07-05,এইচ এম দুলাল মংলা বাগেরহাট সংবাদদাতা,খাঁচায় কাঁকড়া চাষের নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ময়মনসিংহ। বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের সাফল্যের পরিপ্রেক্ষিতে দেশের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের উপকূলীয় মংলা মোড়েলগঞ্জ রামপাল খুলনা সাতক্ষীরার বিভিন্ন এলাকায় এখন শুরু হয়েছে নতুন এ পদ্ধতিতে কাঁকড়ার চাষ। কাঁকড়ার ঘের কিংবা হ্যাচারিতে সাধারণত খাবার হিসেবে মাছ শামুকঝিনুক ব্যবহার করা হয়ে থাকে যা পরিবেশ ও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই নতুন এই পদ্ধতির চাষাবাদে কাঁকড়ার জন্য দানাদার উদ্ভিদ ও প্রাণীজ প্রোটিন ভিত্তিক খাবার খাবারও তৈরি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। শনিবার মাঠ দিবস অনুষ্ঠানে মংলা ও রামপালসহ আশপাশের উপকূলীয় এলাকায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দলের খাঁচায় কাঁকড়া চাষ কার্যক্রমের সফলতা তুলে ধরেন ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর অ্যাকোয়াকালচার বিভাগ ড. এম এ সালাম। আধুনিক পদ্ধতিতে খাঁচায় কাঁকড়া চাষ ও দানাদার খাবার তৈরিতে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে সিসা বাংলাদেশ সিআইএসসিএবিডি ও ওয়ার্ল্ড ফিস খুলনা। শনিবার দুপুরে রামপালের গোনাইব্রিজ এলাকার বিঞ্চশুক নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে স্থানীয় কাঁকড়া চাষিদের নিয়ে মাঠ দিবস অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ও অর্থ প্রদানকারী সংস্থার কর্মকর্তারা। অনুষ্ঠানে উদ্ভাবন গবেষণা প্রতিবেদনতথ্যউপাত্ত উপস্থাপন করেন ড. এম এ সালাম। বিঞ্চশুক নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অনিরুদ্ধ রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রামপাল উপজেলা মত্স্য অফিসার জয়দেব পাল বিশেষ অতিথি ছিলেন মেগা ফিডএর খুলনা বিভাগীয় ম্যানেজার এনামুল হক সিসা বাংলাদেশ হাব সিআইএসসিএবিডিএর খুলনার ম্যানেজার এরশাদুল ইসলাম গবেষণা সহকারী অ্যাকোয়াকালচার বিভাগ সৌরভ কর। এছাড়া ছিলেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6086.csv b/Bangla_fin_news_articles/6086.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..332daff53cb502956503c25bb64cb550538d8cc3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6086.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6086,স্টক ডিলারদের ১২০ বিলিয়ন ইয়েন বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত,2015-07-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চীনের পুঁজিবাজারে ধস ঠেকাতে দেশটির স্টক ডিলাররা ১২০ বিলিয়ন ইয়েন বা ১৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগে সম্মত হয়েছে। দেশটির ২১টি ব্রোকারেজ হাউসের প্রতিনিধিদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। জানা গেছেগত প্রায় এক মাস ধরে চীনের প্রধান শেয়ারবাজার সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের কম্পোজিট সূচকের পতন হয়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ। এর মধ্যে শুক্রবার সূচকটির পতন হয়েছে ৬ শতাংশ। সূচকের এ পতনকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা দ্য চায়না সিকিউরিটিজ রেগুলেটরি কমিশন সিএসআরসি। এ অবস্থায় পরিস্থিতি সামাল দিতে দেশটির ব্রোকারেজে হাউসগুলো এগিয়ে এসেছে। তারা তাদের সম্পদ মূল্যের ১৫ শতাংশ বিনিয়োগ করবে। তাদের সম্মিলিত বিনিয়োগের পরিমাণ ১২০ বিলিয়ন ইয়েনের কম হবে না। এ ছাড়া সূচক সাড়ে ৪ হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে আসায় স্টক ডিলাররা তাদের ধারণকৃত শেয়ার বিক্রি না করারও ঘোষণা দিয়েছেন। চায়না সিকিউরিটিজ অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বিনিয়োগের এ বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। এ ছাড়া সব ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে দায়িত্বশীল আচরণের মাধ্যমে শেয়ারবাজার পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে আহ্বান জানানো হয়েছে। এ দিকে বাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ধরে রাখতে এবং বাজার পরিস্থিতি সামাল দিতে শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ১১টি কোম্পানির নির্বাহীরা বাজার থেকে শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছিলেন। সরকারি কিছু কোম্পানি এরই মধ্যে বিপুল পরিমাণ শেয়ার বাইব্যাক করেছে। এ দিকে গত এক বছরে তরতর করে বেড়েছে বাজারের সূচক। এ সময়ে সূচক প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যায়। অনেক নতুন বিনিয়োগকারী বাজারে আসে। তবে এ পরিস্থিতিতে বাজারে সূচকের অকারণ বৃদ্ধি ঠেকাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা শেয়ার কেনার জন্য ঋণ সুবিধা কমিয়ে দেয়। এর পরই বাজারে পতন শুরু হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6087.csv b/Bangla_fin_news_articles/6087.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7f7b133077bd19c225a37b0b1b86eb983c6ddad8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6087.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6087,পুঁজিবাজারে পতনের ধারা অব্যাহত,2015-07-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে পতনের ধারা রবিবারও অব্যাহত ছিল। আগের সপ্তাহের মতো এ সপ্তাহেও সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনও কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রায় ৬৪ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। লেনদেনের ক্ষেত্রে বড় অবদান ছিল ওষুধ ইঞ্জিনিয়ারিং এবং জ্বালানি খাতে। এ তিন খাতে লেনদেন হয়েছে ২৩৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫১ শতাংশেরও বেশি।তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৬ কমে ৪ হাজার ৫৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১১ বেড়ে ১ হাজার ৭৬১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৬৮ কোটি ২২ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৩৬ কোটি ৩৯ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৮টির কমেছে ২০১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৩১ কমে ১৩ হাজার ৯৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ১৬ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৯ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫টির কমেছে ১৬৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের দর।ডিএসই জানিয়েছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক খাতের কোম্পানি বেলিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টম্যান্টের এক উদ্যোক্তা কোম্পানিটির ৩ লাখ ২৫ হাজার শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন। ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে তিনি শেয়ার বিক্রয় সম্পন্ন করবেন। আরেক তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিমা খাতের তাকাফুল ইন্স্যুরেন্সের এক উদ্যোক্তা পরিচালক কোম্পানিটির ৩ লাখ ৬ হাজার ৯৪০টি শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন। ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে শেয়ার বিক্রয় সম্পন্ন করবেন পরিচালকরা। এ দিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোক্তা বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেড শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছে। এ প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোক্তা মোট ১১ লাখ ৭৫ হাজার শেয়ার কিনবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6088.csv b/Bangla_fin_news_articles/6088.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7fe80377baa1bdcb486e0103d6ca5a10610ad835 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6088.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6088,পরিবেশবান্ধব খাতে বিনিয়োগ সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকা,2015-07-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গ্রিন ব্যাংকিং বিষয়ে ব্যাংকগুলোতে সচেতন করতে দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সচেতনতা মূলক কাজ শেষ হয়েছে। ব্যাংকগুলো এখন তা বাস্তবায়ন করছে। তবে এ বিষয়ে ব্যাংকগুলোর পরিকল্পনা অনেক বড় হলেও বাস্তাবায়নের ক্ষেত্রে তেমন আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। বরং পরিবেশবান্ধব খাতে ব্যাংকগুলোর ঋণ বিতরণ কমে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রিন ব্যাংকিং কার্যক্রমের ত্রৈমাসিকভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা গেছেচলতি বছরের প্রথম তিন মাসে জানুয়ারিমার্চ সবুজ অর্থায়নে ব্যাংকগুলো আট হাজার ৬৮৬ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। যা আগের তিন মাসে ছিল ১৪ হাজার ৮৯০ কোটি টাকা। সে হিসাবে ব্যাংকগুলোর সবুজ অর্থায়নে বিনিয়োগ কমেছে ছয় হাজার ২০৪ কোটি টাকা বা ৪১ দশমিক ৬৭ শতাংশ। একই সময়ে জলবায়ু ঝুঁকি তহবিলে বিনিয়োগ মার্চ প্রান্তিকে তিন কোটি ৭৭ লাখ টাকা কমে ৯ কোটি ৬ লাখ টাকা দাঁড়িয়েছে এবং প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে এক কোটি ৮৯ লাখ কমে দুই কোটি ৯৮ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়মানুযায়ীচলতি বছর ব্যাংকগুলোর নতুন ব্যাংক ছাড়া মোট বিনিয়োগের পাঁচ শতাংশ এ খাতে অর্থায়নের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সে হিসেবে ২০১৫ সালে ব্যাংকগুলো বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ২৫ হাজার ৩৭ কোটি টাকা। কিন্তু মার্চ প্রান্তিকে ব্যাংকগুলো লক্ষ্যমাত্রার ৩৫ শতাংশ বিনিয়োগ করেছে। ঋণ বিতরণ কমে যাওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা পূরণ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় খাতের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো চলতি বছরের মার্চ প্রান্তিকে গ্রিন ব্যাংকিং কার্যক্রমে ৭৬ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। যা ডিসেম্বর১৪ প্রান্তিকে ছিল ১৬৭ কোটি টাকা। আর বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলো সাত হাজার ৯৭ কোটি টাকা গ্রিন ব্যাংকিং কার্যক্রমে ব্যয় করেছে যা আগের প্রান্তিকে ছিল নয় হাজার ৬৬১ কোটি টাকা। বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলো গ্রিন কার্যক্রমে অর্থায়নে এক হাজার ১০৬ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে যা আগের প্রান্তিকে ছিল এক হাজার ৯৬৮ কোটি টাকা। আর নতুন অনুমোদন পাওয়া নয়টি ব্যাংক মার্চ প্রান্তিকে ৩১ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে যা আগের প্রান্তিকে ছিল দুই হাজার ৯১ কোটি টাকা। এ ছাড়া ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ৩৮৭ কোটি টাকা গ্রিন কার্যক্রমে বিনিয়োগ করেছে যা আগের প্রান্তিকে ছিল ৯৮৯ কোটি টাকা। সে হিসাবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর গত প্রান্তিকে ৬০২ কোটি টাকা অর্থায়ন কমেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছেব্যাংকগুলোর নিজস্ব গ্রিন ব্যাংকিং পলিসি ও গ্রিন ব্যাংকিং ইউনিট এ খাতে বরাদ্দ করেছে। এছাড়া অর্থায়ন এবং অর্থায়িত প্রকল্পগুলোর পরিবেশগত ঝুঁকি নিরূপণ করছে। ব্যাংকগুলো সৌরশক্তিসহ নবায়নযোগ্য জ্বালানি বর্জ্য শোধনাগার বা ইটিপি ও ইটিপি সংযুক্ত প্রকল্প পরিবেশবান্ধব ভবন পরিবহন ব্যবস্থা পানি ও ভূমি ব্যবস্থাপনায় আর্থিক অংশগ্রহণের ওপর ভিত্তি করে নতুন তালিকা তৈরি করছে। এতে দেখা গেছে সব কটি ব্যাংক গ্রিন ব্যাংকিং ইউনিট গঠন ও নিজস্ব নীতিমালা প্রণয়ন করে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেনবাংলাদেশ ব্যাংকের এখন সবচেয়ে বড় এজেন্ডা হচ্ছে ব্যাংক ব্যবস্থাকে গ্রিন ব্যাংকিংয়ের আওতায় নিয়ে আসা। এলক্ষ্যে কৃষি খাতের মতো গ্রিন ব্যাংকিং খাতেও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর বাধ্যতামূলক বিনিয়োগ লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বর্তমানে বিভিন্ন কারণে দেশের সার্বিক ঋণ বিতরণই কমে গেছে। তাই পরিবেশবান্ধব খাতেও ঋণ বিতরণ কিছুটা কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6089.csv b/Bangla_fin_news_articles/6089.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f38c9f6e631461ae9896578f1cdfef156585cf1e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6089.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6089,একাধিক প্রতিষ্ঠানের ঋণমান প্রকাশ,2015-07-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একাধিক প্রতিষ্ঠানের ঋণমান প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছেপূবালী ব্যাংক প্রিমিয়ার ব্যাংক আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক আইসিবি এবং প্রগতি ইন্স্যুরেন্স। ডিএসই জানিয়েছে৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানির নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও অন্যান্য হালনাগাদ অনিরীক্ষিত উপাত্তের ভিত্তিতে ঋণমান নির্ধারণ করেছে সংশ্লিষ্ট রেটিং এজেন্সি। পূবালী ব্যাংকটির দীর্ঘমেয়াদে ঋণমান ডাবল এ এবং স্বল্পমেয়াদে এসটি১। এর অর্থ দীর্ঘমেয়াদে ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা বিবেচনায় ভালো এবং স্বল্পমেয়াদে আরো ভালো অবস্থানে আছে তালিকাভুক্ত এ বাণিজ্যিক ব্যাংক। প্রিমিয়ার ব্যাংক দীর্ঘমেয়াদে ডাবল এ এবং স্বল্পমেয়াদে এসটি২। আলআরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের দীর্ঘমেয়াদে শরিয়াভিত্তিক ব্যাংকটির ঋণমান ডাবল এ ২ ও স্বল্পমেয়াদে এসটি২। প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের দীর্ঘমেয়াদি ঋণমান ডাবল এ প্লাস। স্বল্পমেয়াদে এসটি১। আইসিবির দীর্ঘমেয়াদে ঋণমান ট্রিপল এ এবং স্বল্পমেয়াদে এসটি১। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6090.csv b/Bangla_fin_news_articles/6090.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..63a2037a625ad44192907e19307fd6cf873505b6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6090.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6090,গত সপ্তাহে পুঁজিবাজারে লেনদেন বেড়েছে,2015-07-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে পুঁজিবাজারে লেনদেন ও সূচক কিছুটা বেড়েছে। আগের সপ্তাহের টানা দরপতনের পর গেল সপ্তাহে কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ফিরেছে সূচক ও লেনদেনে। গেল সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই দৈনিক গড় লেনদেন আগের সপ্তাহের তুলনায় ২৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।গত সপ্তাহে ব্যাংক হলিডের জন্য এক দিন কম লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে ৫ দিনে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৮৪২ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। আর গত সপ্তাহে ৪ দিনে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৮৮৫ কোটি ৪২ লাখ টাকা।গত সপ্তাহে ডিএসইতে দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ৪৭১ কোটি ৩৫ লাখ। আর আগের সপ্তাহে গড়ে লেনদন হয়েছে ৩৬৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। অর্থাত্ গেল সপ্তাহে দৈনিক ২৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ লেনদেন বেশি হয়েছে।তথ্যে দেখা গেছেগত সপ্তাহে এ ক্যাটাগরির কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৮৫ দশমিক ১৭ শতাংশ। বি ক্যাটাগরির কোম্পানির লেনদেন হয়েছে ২ দশমিক ২১ শতাংশ। এন ক্যাটাগরির কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১১ দশমিক ৭৩ শতাংশ। এ দিকে লেনদেনের পাশাপাশি সূচকও বেড়েছে। সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক সাড়ে ৪ হাজার পয়েন্টের নিচে ছিল। সপ্তাহ শেষে তা ফের সাড়ে ৪ হাজার পয়েন্টের উপরে উঠে এসেছে। গত সপ্তাহে সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে ১১৭ দশমিক ৩০ পয়েন্ট। ডিএস৩০ সূচক বেড়েছে ৫৭ পয়েন্ট। গত সপ্তাহের ৪ কার্যদিবসের মধ্যে ৩ দিনই সূচক বেড়েছে। এ দিকে সপ্তাহে সূচক বাড়ায় গত সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও বেড়েছে ২ দশমিক ৮৯ শতাংশ। বর্তমানে ডিএসইর পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৫ দশমিক ৮৬ পয়েন্টে যা গত সপ্তাহের শুরুতে ছিল ১৫ দশমিক ৪১। অর্থাত্ সপ্তাহ শেষে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে শূন্য দশমিক ৪৫ শতাংশীয় পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৮৯ শতাংশ। খাত ভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ৮ দশমিক ৭৭ পয়েন্টে। এ ছাড়া আর্থিক খাতের পিই ২৮ দশমিক ৯৮ প্রকৌশল খাতের ৩০ দশমিক ৪১ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১২ দশমিক ৪৮ বস্ত্র খাতের ১০ দশমিক ৯৪ ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২৩ দশমিক ১৫ এবং বিমা খাতের ১৪ দশমিক ৪। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6091.csv b/Bangla_fin_news_articles/6091.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6aa6d55053d63c7a5ab6bfe730da894858ef8ee0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6091.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6091,জীবনমান উন্নয়নের তাগিদ অর্থনীতিবিদদের,2015-07-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিম্নমধ্য আয়ের দেশে পরিণত হলেও বাংলাদেশের মানুষের জীবনমান উন্নত করতে সরকারের কার্যক্রম বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা। তারা বলছেনযদিও বাংলাদেশ নিম্নমধ্য আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে তবে এখানকার জীবনমান উন্নত করতে হবে। সুশাসন রক্ষা শিক্ষার মান উন্নয়ন সেবা ও অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে আমাদের জীবনমান উন্নয়ন করতে হবে। যেন নিম্নমধ্য আয়ের দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ সম্মানজনক অবস্থায় যেতে পারে। নিম্নমধ্য আয়ের দেশে পরিণত হওয়ায় বাংলাদেশ বৈশ্বিক বিশ্বস্ততা অর্জনে এগিয়ে যাবে তবে এর মাধ্যমে খুব বেশি আশাবাদী হওয়া ঠিক হবে না। কারণ আয়ের দিক থেকে নিম্নমধ্য আয়ের দেশে পৌঁছালেও বাংলাদেশের অবস্থান এখনও নিচের দিকেই। বর্তমানে নিম্নমধ্য আয়ের ১ হাজার ৪৫ মার্কিন ডলার থেকে ১৮০০ মার্কিন ডলারের রেঞ্জে রয়েছি। আর নিম্নমধ্য আয়ের দেশের রেঞ্জ হলো ১ হাজার ৪৬ ডলার থেকে ৪ হাজার ১২৫ মার্কিন ডলার। অর্থনীতিবিদরা বলছেন যদিও আমরা নিম্নমধ্য আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছি তবে আমাদের প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশে আটকে আছে। প্রবৃদ্ধি আটকে থাকার প্রভাব হিসেবে অসমতা বাড়ছে মানসম্পন্ন বেতনের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে নীরব সংকট দেখা দিচ্ছে এবং মানব দক্ষতায় ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। অর্থনীতিবিদরা আরো বলছেননিম্নমধ্য আয়ের দেশে পরিণত হওয়ায় আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের অবস্থান সম্মানজনক হবে। সরকার যখন সাহায্যের জন্য আবেদন করবে তখন বাংলাদেশকে নিম্ন ঝুঁকির দেশ হিসেবে গণ্য করা হবে। তবে দক্ষিণ সুদানের ইতিহাস থেকে আমাদেরকে শিক্ষা নিতে হবে যেন নিম্নমধ্য আয়ের দেশ থেকে নিম্ন আয়ের দেশে ফিরে না যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6092.csv b/Bangla_fin_news_articles/6092.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ff9757813f61606de26fb6dbd422ed3b93fe8f83 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6092.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6092,বাজারে ২২ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট,2015-07-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ২২ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট বাজারে ছাড়ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বিভিন্ন অংকের মুদ্রা মিলিয়ে এই টাকা বাজারে ছাড়া হচ্ছে। বৃহস্পতিবার থেকে নতুন নোট বিনিময় শুরু হয়েছে। দেশব্যাপী কেন্দ্রিয় ব্যাংকের ৯টি শাখা অফিসসহ বাণিজ্যিক ব্যাংকের কয়েকটি শাখা থেকে নতুন টাকা সংগ্রহ করা যাচ্ছে। একজন গ্রাহক বিভিন্ন অংকের নোট ও কয়েন মিলিয়ে সাড়ে ৯ হাজার টাকা বিনিময় করতে পারবেন। এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কারেন্সী বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক শুভঙ্কর সাহা বাসসকে বলেনপ্রতিবছর ঈদপূজার মতো বড় উৎসবে মানুষের আর্থিক লেনদেন বেড়ে যায়। এতে বাজারে নোটের যে অতিরিক্ত চাহিদার সৃষ্টি হয় তা মেটাতে আমরা নতুন নোট ছাড়ার প্রস্তুতিও নিয়ে থাকি। এবার ঈদে গ্রাহকদের চাহিদা মেটাতে ২২ হাজার কোটি টাকার নোট ছাড়ার প্রস্তুতি রয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে নোট বিনিময় কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তিনি জানান গ্রাহকরা রাজধানীতে বাংলাদেশ ব্যাংক ছাড়া বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের ২০টি শাখা থেকে নতুন নোট সংগ্রহ করতে পারবেন। এছাড়া চট্টগ্রামসহ বিভাগীয় শহরগুলোতে কেন্দ্রিয় ব্যাংকের পাশাপাশি বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখা হতে এটি বিতরণ করা হবে। বাজারের চাহিদামাফিক নোট সরবরাহের পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে বলে তিনি জানান। এদিকে নতুন নোট ছাড়াকে কেন্দ্র করে জাল কারবারিরা যেন সক্রিয় হয়ে না ওঠে সে দিকের কড়া নজর রাখছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সূত্র জানায় জালনোট প্রতিরোধে সচেতনতা বাড়াতে ভিডিও প্রেজেটেশনের মাধ্যমে সব ব্যাংকে জনসমক্ষে জালনোট শনাক্তের উপায় উপস্থাপন করতে বলা হয়েছে। রাজধানীসহ বিভাগীয় শহরগুলোর বড় বিপনী বিতানে জালনোট শনাক্তকারী মেশিন সরবরাহ করেছে কেন্দ্রিয় ব্যাংক। গত বছর রমজানে ২০ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট বাজারে ছাড়া হয়েছিলো। ওই সব নোটের বেশিরভাগই ছিল পুরাতন নোট নতুন করে ইস্যুু করা। এবার মুদ্রানীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুন নোট বেশি ইস্যু করা হচ্ছে। তবে পুরাতন নোটও ইস্যু করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6093.csv b/Bangla_fin_news_articles/6093.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..352f045aa91046f86c9dc1bf77f02d11063ffb52 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6093.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6093,ঈদে পুঁজিবাজার বন্ধ থাকবে ৬ দিন,2015-07-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে পুঁজিবাজার আগামী ১৫ থেকে ২০ জুলাই মোট ৬ দিন বন্ধ থাকবে। ওই সময়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই অফিসের সব কার্যক্রমও বন্ধ থাকবে।ডিএসই এবং সিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। আগামী ২১ জুলাই থেকে আগের নিয়মে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলবে। ঈদের পর দুই স্টক এক্সচেঞ্জের অফিস আগের সময় অনুযায়ী সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত চলবে। আর শেয়ার লেনদেন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত চলবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6094.csv b/Bangla_fin_news_articles/6094.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ef3dd3d6993b80a358b38b14fc0a2de5284b05b2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6094.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6094,সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার বনাম ব্যাংক ঋণের সুদহার বিতর্ক,2015-07-04,আলি জামান,সরকার সম্প্রতি সঞ্চয়পত্রে প্রদত্ত মুনাফার হার ২ শতাংশ কমিয়েছে। আগে যেখানে ১৩ দশমিক ২৫ শতাংশ হারে মুনাফা দেয়া হত বর্তমানে তা কমিয়ে ১১ দশমিক ২৫ শতাংশ হার নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। মুনাফার এই হার আরও কমিয়ে দেয়ার দাবি করেছে কেউ কেউ। বিশেষ করে ব্যাংক ব্যবসার এ্যাসোসিয়েশন এই মর্মে দাবি উঠাচ্ছে যে সঞ্চয়পত্রে প্রদত্ত মুনাফার হার আরো কমানো না হলে সরকারিবেসরকারি ব্যাংকের আমানতের সুদহার কমানো সম্ভব হবে না। কারণ তখন সব আমানত চলে যাবে সঞ্চয়পত্রে ব্যাংকে আর কেউ আমানত রাখবে না। আর আমানতের সুদহার কমানো সম্ভব না হলে ঋণের সুদহারও কমানো সম্ভব হবে না। সম্প্রতি বিভিন্ন মহল বিশেষ করে শিল্পপতি ব্যবসায়ী মহল থেকে দাবি করা হচ্ছে যে ব্যাংক ঋণের সুদহার কমিয়ে সিঙ্গেল ডিজিটে আনতে হবে। কারণ বর্তমানে ঋণের যে সুদহার ব্যাংকগুলো নিচ্ছে তা কোন ক্রমেই ব্যবসা বা শিল্পবান্ধব নয়। এই হারে ঋণ নিয়ে কারও পক্ষে শিল্প ব্যবসা পরিচালনা করা সম্ভব নয়। ব্যাংকগুলো বলছে যে বিশেষ করে মেয়াদি আমানতের সুদহার কমানো না গেলে গড় আমানতের সুদহার কমবে না। ঋণের সুদহারও বিশেষভাবে কমানো সম্ভব হবে না। বর্তমানে সরকারি ব্যাংকের আমানতের গড় সুদহার ৭ দশমিক ১৯ শতাংশ। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে তা আরও বেশি। বিশেষ করে নতুন জেনারেশনের ব্যাংকগুলো এখনও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হারে আগ্রাসী মনোভাব নিয়ে আমানত সংগ্রহ করে চলেছে। সেই সাথে খেলাপি ঋণের বোঝার কারণে ব্যাংকের গড় কস্ট অফ ফান্ড কমানো সম্ভব হচ্ছে না। এর সাথে বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারিত ৫ শতাশ স্প্রেড যোগ করলে কোন ক্রমেই ঋণের সুদহার ১৩১৪ শতাংশের নিচে নিয়ে আসা সম্ভব হচ্ছে না। আর এসএমই ঋণের ক্ষেত্রে অবস্থা আরও করুণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী এসএমই খাতের জন্য স্প্রেড লিমিট তুলে দেয়া হয়েছে। অথচ এসএমই খাতের ঋণের ঝুঁকি সব থেকে কম। এর প্রমাণ ব্যাংকগুলোকে এসএমই ঋণের বিপরীতে সবচেয়ে কম প্রভিশন দশমিক ২৫ শতাংশ রাখতে হয়। এখন ব্যাংকগুলো এসএমই খাতে ২০২৫ শতাংশ হারে সুদ নিচ্ছে। তবে কি সিঙ্গেল ডিজিটে ঋণের সুদহার নামিয়ে আনার ব্যবসায়ীদের যে দাবি তা অধরা থেকে যাবে ব্যাংকের কস্ট অফ ফান্ড বেড়ে যাবার কারণ ১। ব্যাংকগুলোর আগ্রাসী ডিপোজিট সংগ্রহের নিম্নহার ১০ শতাংশ যার পরিমাণ ২০২৫ শতাংশ আর উচ্চহার ১০ শতাংশ এর পরিমাণ ৭৫৮০ শতাংশ এখনও বিদ্যমান। ২। ৬০টি মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পের বিপরীতে প্রদত্ত ফান্ডের ডিপোজিটের সুদহার শূন্য না থাকা। ব্যাংকের কস্ট অফ ফান্ড বেড়ে যাবার এটাও একটা কারণ। প্রকল্পের অর্থ এসটিডি একাউন্টে জমা রাখার কারণে ব্যাংকগুলোকে একদিকে যেমন সুদ গুনতে হয় তেমনি সময়মত প্রকল্পের কাজের বিল মেটাতে না পারার কারণে প্রকল্প দীর্ঘায়িত হয়। ঠিকাদাররা সময়মত কাজ উঠাতে আগ্রহী হয় না। ৩। ঋণ ব্যবস্থাপনার ব্যর্থতা এবং ক্লাসিফিকেশনের কারণে কস্ট অফ ফান্ড বাড়ছে। ৪। সিন্ডিকেট লোন এর ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো বেশি সমস্যায় পড়ছে। এগুলোতে খেলাপি হওয়ার প্রবণতা বেশি। ঋণ ব্যবস্থাপনার সাথে সঞ্চয়পত্রের লভ্যাংশের বিষয়টি খুব বেশি সাংঘর্ষিক নয়। এর কারণ প্রথমত সঞ্চয়পত্র হল একটি সরকারি বন্ড যা ঋণ গ্রহণের একটি হাতিয়ার। সরকার বর্তমান সময়ে মূলত উন্নয়ন কাজের ব্যয় মেটাতে সঞ্চয়পত্র বিক্রির মাধ্যমে ঋণ করে। সঞ্চয়পত্র যদি বিক্রি না হয় তবে বেশি করে ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে হবে। এর ফলে ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় সংকট সৃষ্টি হবে। বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহ কমে যেতে পারে। তাই ধার্যকৃত লক্ষ্যমাত্রার ঋণের একটি অংশ সঞ্চয়পত্র বিক্রির মাধ্যমে সংগ্রহ করাই সমীচীন। তবে এর পরিমাণ কত হবে তা নীতিনির্ধারকদেরকে হিসাব করে ঠিক করতে হবে। দেখা গেছে ২০১৪১৫ সালে সঞ্চয়পত্র বিক্রির মাধ্যমে ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯ হাজার কোটি টাকা যা গত মে মাস নাগাদ দাঁড়িয়েছে সাড়ে ২৬ হাজার কোটি টাকায়। সরকার কেন অতি উচ্চসুদে এই ঋণ সংগ্রহ করবে এই ঋণের বোঝাতো সুদসহ দেশের সাধারণ মানুষের উপরেই বর্তাবে। তাহলে সঞ্চয়পত্রের সুদের বিষয়ে সরকারের নীতিমালা কি হবে প্রথমত সরকারকে ঠিক করতে হবে কত টাকা তারা সঞ্চয়পত্র বিক্রি করে সংগ্রহ করবে। দ্বিতীয়ত লক্ষ্যমাত্রার সেই অর্থ সংগ্রহের পদ্ধতি কি হবে আগে আসলে আগে সুযোগ দেয়া হবে এই নীতি না প্রতিটি পরিবারের ষাটঊর্ধ্বব্যক্তির জন্য একটি নির্দিষ্ট অংকের সঞ্চয়পত্র কেনার সুযোগ দেয়া। এ কথা সত্য যে সঞ্চয়পত্রের সুদহার বর্তমানের থেকে কমানো মোটেই উচিত হবে না। এটা যেমন জাতীয় সংসদে উত্থাপিত মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীর দাবি তেমনি জনদাবিও। তবে কেবল সরকারি বন্ড অর্থাত্ সঞ্চয়পত্রের বিষয়টি আলোচনায় কেন বেসরকারি বন্ড অর্থাত্ কর্পোরেট বন্ডের সুদ হারতো কম না। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আইবিবি এল বন্ড বা ব্র্যাক ব্যাংকের বন্ড এর সুদের হারতো সরকারি সঞ্চয়পত্রের সুদের হারের থেকেও বেশি। সেই বন্ড কিনতে জনসাধারণকে উত্সাহিত করা হচ্ছে না কেন শেয়ারবাজারে বিদ্যমান আস্থার সংকটের কারণে ইকুইটি শেয়ারে বিনিয়োগ হয়তো ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু মিউচুয়াল ফান্ডগুলো কি দোষ করেছে এখানে বিনিয়োগতো প্রায় ঝুঁকিমুক্ত। কৃত্রিমভাবে মিউচুয়াল ফান্ডগুলোতে বিনিয়োগে সংকট সৃষ্টি করে রাখা হলেও একটু চেষ্টা করলে আর একটু আন্তরিক হলে এর থেকে উত্তরণ সম্ভব। মিউচুয়াল ফান্ড পেনসনফান্ড ইউনিটফান্ড এগুলোই শেয়ারবাজারের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী। এগুলোতে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে পারলে একদিকে যেমন সঞ্চয়পত্রের উপর চাপ কমবে তেমনি শেয়ারবাজারে বিদ্যমান তারল্য সংকটও অনেকাংশে কমবে। লেখক সভাপতি এসএমই ওনার্স এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6095.csv b/Bangla_fin_news_articles/6095.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..702dc767ba1157ac16346ba49802eb1ac226000e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6095.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6095,গত অর্থবছরে ১৫৩১ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে,2015-07-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সদ্য সমাপ্ত অর্থবছর ২০১৪১৫ প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১৫ দশমিক ৩১ বিলিয়ন বা এক হাজার ৫৩১ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। এর আরো কোন অর্থবছরে এ পরিমাণ রেমিট্যান্স আসেনি। আগের অর্থবছরে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ১৪ দশমিক ২৩ বিলিয়ন ডলার। সে হিসাবে গত অর্থবছরে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ৬০ শতাংশ। এর আগে এক অর্থবছরে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে ২০১২১৩ অর্থবছরে। ওই অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল এক হাজার ৪৪৬ কোটি ১১ লাখ ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে একক মাস হিসাবে গেল অর্থবছরের শেষ মাস জুনে প্রবাসীরা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪৩ কোটি ১৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। যা ২০১৩১৪ অর্থবছরের জুন মাসের চেয়ে সাড়ে ১৪ কোটি ডলার বেশি। এবার প্রবাসী আয়ে নতুন রেকর্ড হওয়ার পূর্বাভাস আগে থেকেই পাওয়া যাচ্ছিল। গেল অর্থবছরের প্রতি মাসে প্রবাসীরা গড়ে ১৩২ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান বিভিন্ন দেশে জনশক্তি রফতানি বৃদ্ধি এবং ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসীরা অর্থ পাঠানোর কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহে এ নতুন রেকর্ড হয়েছে। আর রেমিট্যান্সের কারণেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৫ বিলিয়ন ছাড়িয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায় গত অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইতে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা। একক মাস হিসাবে জুলাইতে রেকর্ড ১৪৯ কোটি ২৪ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স আসে। এছাড়া আগস্টে ১১৭ কোটি ৪৩ লাখ ডলার সেপ্টেম্বরে ১৩৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার অক্টোবরে ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলার নভেম্বরে ১১৮ কোটি ২৯ লাখ ডলার ডিসেম্বরে ১২৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার জানুয়ারিতে ১২৪ কোটি ৩২ লাখ ডলার ফেব্রুয়ারিতে ১১৮ কোটি ৯৬ লাখ ডলার মার্চে ১৩৩ কোটি ৮৩ লাখ ডলার এপ্রিলে ১২৯ কোটি ৭৯ লাখ ডলার ও মেতে ১৩২ কোটি ১৭ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত ২০০৯১০ অর্থবছরে প্রবাসী আয় এক হাজার ডলারের ঘর অতিক্রম করেছিল। ২০১০১১ অর্থবছরে এক হাজার ১০০ কোটি ডলার ২০১১১২ অর্থবছরের এক হাজার ২০০ কোটি ডলার ও ২০১২১৩ অর্থবছরে এক হাজার ৪০০ কোটি ডলারের ছাড়ায়। তবে দীর্ঘ একযুগেরও বেশি সময় পর গত অর্থবছরে প্রবাসী আয়ে ব্যতিক্রম বা নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়। ২০১৩১৪ অর্থবছরে প্রবাসী আয় আসে এক হাজার ৪২৩ কোটি ডলার। যা ২০১২১৩ অর্থবছরের চেয়ে ২৩ কোটি ২৪ লাখ ডলার বা এক দশমিক ৬০ শতাংশ কম। এদিকে জুন মাসে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে। যার পরিমাণ ৯৫ কোটি ৪৭ লাখ ডলার। এ সময়ে রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংকের মাধ্যমে ৪৪ কোটি ৫১ লাখ ডলার বিশেষায়িত ৪ ব্যাংকের মাধ্যমে এক কোটি ৬২ লাখ ডলার ও বিদেশী নয় ব্যাংকের মাধ্যমে এক কোটি ৫৬ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। এছাড়া জুন মাসে সবচেয়ে একক ব্যাংক হিসাবে সবচেয়ে বেশি ৩৫ কোটি ৮১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের মাধ্যমে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6096.csv b/Bangla_fin_news_articles/6096.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8750c9f8a32ba0c0c2c39a828b20d79084efcaf8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6096.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6096,অবৈধ বিদেশিদের নিয়োগ বন্ধে কঠোর অবস্থানে সরকার,2015-07-03,রিয়াদ হোসেন,অনুমোদনহীন বা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের নিয়োগ বন্ধে অর্থবছরের শুরুতেই কঠোর অবস্থান নিয়েছে সরকার। বাজেট পাসের পরই এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান ব্যবসায়ী সংগঠনকে সতর্কবার্তা পাঠানো হয়েছে। সকর্তবার্তা পাঠানো হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকেও। অর্থবছরের শুরুর দিন অর্থাত্ ১ জুলাই বুধবার রাজস্ব বোর্ড এনবিআর জরিমানা ও শাস্তির বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে অনুমোদনহীন বিদেশি নাগরিক নিয়োগ না দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাজেটে অনুমোদনহীন বিদেশি নিয়োগের দায়ে দায়ী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রদেয় করের ৫০ শতাংশ বা কমপক্ষে ৫ লাখ টাকা জরিমানার বিধান আরোপ করা হয়। সেই সঙ্গে ওই প্রতিষ্ঠানের প্রাপ্ত কর অব্যাহতি কর অবকাশ সুবিধাও বাতিল হবে। এ সতর্কবার্তা জানিয়ে গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ বিকেএমইএ বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিল্স অ্যাসোসিয়েশন বিটিএমএ বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার ফিকি মেট্রোপলিটন চেম্বারসহ এমসিসিসিআই বেশকিছু ব্যবসায়ী সংগঠনকে চিঠি পাঠিয়েছে এনবিআর। অভিযোগ রয়েছে বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েও অনেক অনুমোদনহীন বিদেশি চাকরি করছেন। এটি ঠেকাতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকেও চিঠি পাঠানো হয়েছে। এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের চাইলেই খুঁজে বের করা সম্ভব হয় না। প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়োগ না দিলে তাদের পক্ষে এদেশে অবৈধভাবে টিকে থাকা কঠিন হবে। এ জন্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে শাস্তির আওতায় আনা জরুরি হয়ে পড়েছিল। নতুন শাস্তির বিধানে আশা করি অনুমোদনহীন বিদেশিদের নিয়োগ দেয়ার সাহস করবে না। তাদের এ সতর্কবার্তাই স্মরণ করিয়ে দেয়া হলো। বিদেশি নাগরিকদের বাংলাদেশে কোন প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে হলে বিনিয়োগ বোর্ড থেকে ওয়ার্ক পারমিট নিতে হয়। বিনিয়োগ বোর্ডের হিসাব অনুযায়ী বৈধভাবে কাজ করে এমন বিদেশি নাগরিকের সংখ্যা ১২ হাজারের কিছু বেশি। এর বাইরে বেপজা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ ও এনজিও ব্যুরোরও নিজ নিজ খাতে অনুমোদন দেয়ার ক্ষমতা রয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে বেপজার অনুমোদিত সংখ্যা প্রায় ৫ হাজার আর এনজিও ব্যুরোর অনুমোদিত বিদেশি নাগরিক প্রায় ৫শ। বিদ্যমান আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী বাংলাদেশে কাজ করেন এমন বিদেশি নাগরিককে তাদের যে কোন পরিমাণ আয়ের উপর ৩০ শতাংশ হারে আয়কর দিতে হয়। একটানা তিন মাস বাংলাদেশে থাকলে বা এক বছরে ১৮০ দিন এ দেশে থাকলে তারা আয়করের আওতায় পড়বেন। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে কর ফাঁকি দিয়ে হাজার হাজার বিদেশি নাগরিক অবৈধভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যম পর্যায় বা শীর্ষ পদে চাকরি করছেন। বছরে এক একজন বিদেশি নাগরিক গড়ে ১ থেকে দেড় কোটি টাকা আয় করলেও তারা কোন কর দিচ্ছেন না। বরং অবৈধ পথে এসব টাকা নিজ দেশে নিয়ে যাচ্ছেন। এতে ক্ষতি হচ্ছে দেশের অর্থনীতির। সাধারণত ব্যবসা সংক্রান্ত কাজ পর্যটক বেসরকারি সংস্থাসহ নানা উপায়ে বাংলাদেশে এসে আর ফেরত যান না। বিভিন্ন অসমর্থিত সূত্রে অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের সংখ্যা ২ লাখ বলা হলেও সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর কাছে এ প্রকৃত তথ্য নেই। বিনিয়োগ বোর্ডের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে ভারত চীন পাকিস্তান শ্রীলঙ্কা ফিলিপাইন থাইল্যান্ড সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়া তুরস্ক দক্ষিণ কোরিয়া জাপান অস্ট্রেলিয়া যুক্তরাজ্য যুক্তরাষ্ট্র ফ্রান্স ইন্দোনেশিয়া ডেনমার্ক ও স্পেনের বিদেশি কর্মীরা শিল্প এবং বাণিজ্যিক খাতে কর্মরত রয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে নির্ধারিত সময়ের জন্য ভিসা নিয়ে বিদেশি এসব নাগরিক এদেশে এলেও মেয়াদ শেষে তাদের বড় অংশই নিজ দেশে ফিরে যাচ্ছেন না। নতুন করে ভিসার জন্য আবেদনও করছেন না। আবার ঠিকানা পরিবর্তন করায় এসব বিদেশিকে খুঁজেও পাচ্ছে না আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। বিশেষ করে টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস শিল্প বায়িং হাউস আইটি ও টেলিকম খাত বিজ্ঞাপনী সংস্থা রেস্টুরেন্ট এনজিওসহ নানা ধরনের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন এসব বিদেশিরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6097.csv b/Bangla_fin_news_articles/6097.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6bccd115375356fea8344a6d8facda83f808afd7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6097.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6097,স্বীকৃতি পেতে আরো তিনচার বছর লাগবে অর্থমন্ত্রী,2015-07-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন চূড়ান্তভাবে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেতে বাংলাদেশের আরো তিনচার বছর সময় লাগবে। আর এ চূড়ান্ত স্বীকৃতি দেবে জাতিসংঘ। যদিও ২০১৩ সাল থেকেই নিম্ন মধ্য আয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। মাথাপিছু আয়ের ভিত্তিতে ১ হাজার ৪৬ ডলার পেরুলেই মধ্য আয়ের নিম্ন সারিতে অবস্থান করা যায়। সেক্ষেতে ২০১২১৩ অর্থবছরেই বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় এ সীমা অতিক্রম করে। এসময় মাথাপিছু আয় ছিলো ১০৫৪ ডলার। এই আয় ক্রমেই বাড়ছে। সর্বর্শেষ তথ্য হালনাগাদ করে বিশ্বব্যাংকও বলেছে বাংলাদেশ নিম্ন মধ্য আয়ের সারিতে চলে এসেছে। তবে এই অর্জানের ধারা পর পর তিন বছর ধরে রাখতে হবে। নইলে এ তালিকার নিচে চলে যেতে পারে বাংলাদেশ। এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিন বছরের মধ্যেই মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হবার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। অর্থমন্ত্রীও বলেছেন মধ্য আয়ের স্বৃকৃিতি পেতে আরো তিনচার বছর লেগে যাবে। তথ্য হালনাগাদ করে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে উপস্থাপন করেছে আন্তর্জাতিক আর্থিক সংস্থা বিশ্বব্যাংক। ২০১৪ সালের বার্ষিক মাথাপিছু আয়ের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটেও বাংলাদেশকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ লোয়ার মিডল ইনকাম হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। মাথাপিছু জাতীয় আয়ের জিএনআই হিসাবে ৪টি দেশ ২০১৪ সালে নিম্ন আয়ের তালিকা থেকে নিম্ন মধ্য আয়ের তালিকায় উঠে এসেছে। দেশগুলো হলো বাংলাদেশ কেনিয়া মায়ানমার এবং তাজিকিস্তান। বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী বার্ষিক মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় জিএনআই ১হাজার ৪৬ ডলারের নিচে হলে সেদেশগুলো নিম্ন আয় ১হাজার ৪৬ থেকে ৪ হাজার ১২৫ ডলার হলে মধ্যম মধ্য আয়ের দেশ এবং ৪১৬ থেকে ১২ হাজার ৭৩৫ ডলার আয়ের দেশগুলো উচ্চ মধ্য আয়ের দেশ হিসেবে বিবেচিত হয়। ২০১৪ সালের দেয়া তথ্যানুযায়ী বাংলাদেশের জিএনআই ছিলো ১০৮০ ডলার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হিসেবে হয়েছে ১১৮৪ ডলার। সর্বশেষ হিসেব অনুযায়ী ২০১৪১৫ অর্থবছর মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ১৩১৪ ডলারে। পাঁচ বছর আগে ২০১০১১ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিলো ৯২৮ ডলার। যা পরবর্তীতে ৯৫৫ ১০৫৪ ও ১১৮৪ এবং বর্তমানে ১৩১৪ ডলার হয়েছে। আগেই নিম্ন মধ্য আয়ের সীমা অতিক্রম করলেও বিশ্বব্যাংক সম্প্রতি এটি হালনাগাদ করে প্রকাশ করে। বিশ্লেষকরা বলছেন মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশের কাতারে আসলেও বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশের এলডিসি তালিকাতেই থাকতে হবে। এ তালিকা থেকে বের হতে হলে মাথাপিছু আয়ের পাশাপাশি মানব উন্নয়ন সূচক ও অর্থনৈতিক সক্ষমতা সূচকের আরো উন্নতি করতে হবে। বিশ্বব্যাংকের মানদন্ড অনুযায়ী বাংলাদেশ নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার বিষয়ে গতকাল অর্থমন্ত্রী বলেন গত ৪০ বছর ধরে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকায় রয়েছে। এখান থেকে বেরিয়ে আসাটা এক ধরনের প্রমোশন ও সন্তুষ্টির বিষয়। এ ধরনের স্বীকৃতিতে আত্মগরিমা বাড়ে। সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন। বাংলাদেশ নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ায় নিম্ন আয়ের দেশের সুবিধাগুলো পাওয়া যাবে কি নাজানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে ঘোষণা করলেও এ বিষয়ে চূড়ান্ত স্বীকৃতি দেবে জাতিসংঘ। জাতিসংঘের বোর্ড সভায় এটি অনুমোদিত হতে হবে। আর এ জন্য আরো তিনচার বছর সময় লাগবে। এর পরে আরো তিন বছর বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের সুবিধাসমূহ পাবে। ইউএন সিডিপি কমিটির ফাইনাল ডিসিশন ২০১৮১৯ এর আগে আসবে না। এজন্য কোনো অসুবিধা হবে না শেষ হতেও আরও চার বছর লাগবে। অর্থমন্ত্রী বলেন আমরা অনেক কিছু সাহায্য ছাড়া নিজেরাই করছি। এখন সাহায্য জিডিপির ১.৮ শতাংশে নেমে এসেছে। আমি আগে যখন মন্ত্রী ছিলাম তখন ছিল জিডিপির ৮ শতাংশ। বিশ্বব্যাংকের তালিকায় দেখা যায় সার্কভুক্ত ভারত ও পাকিস্তান নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ২০১৪ সালে মঙ্গলিয়া এবং প্যারাগুয়ে নিম্ন মধ্য আয়ের দেশের তালিকা হতে মধ্যম মধ্য দেশের তালিকায় উঠে এসেছে। এসময়কালে যুদ্ধাবস্থা এবং তেল কোম্পানিগুলো অকেজো হয়ে পড়ায় দক্ষিণ সুদান নিম্ন মধ্য আয়ের তালিকা থেকে নিম্ন আয়ের তালিকায় ফিরে গেছে। নতুন জিএনআই র্যাংকিং এ মালদ্বিপ এবং মঙ্গোলীয়ার উত্থান হয়েছে সবচেয়ে বেশি। যথাক্রমে ১৩ ও ৮ ধাপ এগিয়ে গেছে দেশদুটি। অন্যদিকে ওমান ও তিমুর দেশদুটি সবচেয়ে বেশি পিছিয়েছে দুদেশ ই ১৫ ধাপ পিছিয়েছে। বিশ্বের ৬৪ টি নিম্ন আয়ের তালিকার দেশে বাস করছে ৩শ ১০ কোটি মানুষ যা আগের বছরের ব্যবধানে কমেছে সাড়ে ৮ শতাংশ। বিশ্বের সবচেয়ে কম জিএনআই হলো মালাউই মাত্র ২৫০ ডলার। অন্যদিকে মোনাকোর জিএনআই সবচেয়ে বেশি ১লাখ ডলার। অর্থাত্ মালাউইর চেয়ে ৪০গুন মাথাপিছু আয় করছে মোনাকো। তথ্যে আরো দেখা যায় আর্জেন্টিনা হাঙ্গেরি সিসিলি এবং ভেনিজুয়েলা উচ্চ মধ্য আয়ের দেশ থেকে উচ্চ আয়ের দেশের তালিকায় উঠে এসেছে। এ দেশগুলোর মাথাপিছু আয় ১২৭৩৬ ডলারের উপরে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6098.csv b/Bangla_fin_news_articles/6098.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1601d9583588a6fe4a2d69bc3e1356ce8151934f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6098.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6098,বোতলজাত পানির উৎসে কর বাড়ল,2015-07-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাজেটে বোতলজাত পানির উৎসে কর বাড়ানো হয়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে কোমল পানীয়র উেস করও। গত অর্থবছরে এটি ৩ শতাংশ থাকলেও এবারের বাজেটে ১ শতাংশ বাড়িয়ে ৪ শতাংশ করা হয়েছে। কোমল পানীয় ও বোতলজাত খাবার পানি উত্পাদন পর্যায়ে ব্যান্ডরোল হস্তান্তরকালে মূল্য সংযোজন করের ভ্যাট ভিত্তিমূল্যের উপর এ কর দিতে হবে। ইতিমধ্যে গাজীপুরের সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশনসহ সংশ্লিষ্টদের এটি জানিয়ে দিয়েছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এনবিআরের আয়কর নীতির প্রথম সচিব জি এম আবুল কালাম কায়কোবাদ স্বাক্ষরিত এ নির্দেশনায় বলা হয় কোমল পানীয় এবং বোতলজাত খাবার পানি প্রস্তুতকারীর কাছে ব্যান্ডরোল অথবা স্ট্যাম্প সরবরাহকালে মূল্য সংযোজন করের উদ্দেশ্যে নির্ধারিত মূল্যের উপর ৪ শতাংশ হারে উৎসে আয়কর প্রযোজ্য হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন বোতলজাত পানির উপর উৎসে কর বৃদ্ধির ফলে ব্যবসায়ীরা পানির দাম বাড়িয়ে দিতে পারে। এর ফলে অতিপ্রয়োজনী সুপেয় পানি পানের ব্যয় বাড়তে পারে। নিম্ন আয়ের মানুষের উপর বাড়তি এ করের চাপ বোতলজাত পানি পানকে নিরুত্সাহিত করতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6099.csv b/Bangla_fin_news_articles/6099.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a78516cc32c0746014865c96dec2f3990f1bfbe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6099.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6099,১০ তারিখের মধ্যে বেতন বোনাস ১৪ জুলাই,2015-07-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৈরি পোশাক খাতসহ সব কারখানার শ্রমিকের বেতন ১০ জুলাই এবং বোনাস ১৪ জুলাইয়ের মধ্যে পরিশোধ করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু বৃহস্পতিবার জানান সরকার গার্মেন্ট মালিক ও শ্রমিক প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। প্রতিমন্ত্রী বলেন ঈদের আগে শ্রমিকরা যেন নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরতে পারেন সেজন্য ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোকে ধাপে ধাপে শ্রমিকদের ছুটি দিতে বলা হয়েছে। ঈদের আগে ৪৫ দিন ধরে তারা যেন বাড়ি ফিরতে পারেন। মুজিবুল হক বলেন আশা করি ১৪ জুলাইয়ের আগেই শিল্প কারখানার মালিকরা শ্রমিকদের উৎসব ভাতা দেবেন। আমরা তাদের অনুরোধ করেছি ১৪ তারিখের মধ্যেই উৎসব ভাতা দিতে। বিজিএমইএ বিকেএমইএ বিটিএমইএ ছাড়াও পোশাক কারখানার মালিকশ্রমিকদের বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিরা সভায় উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6100.csv b/Bangla_fin_news_articles/6100.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b1f41c4c77df4b078ad1b36251462a1cf17148ab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6100.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6100,পুঁজিবাজারে দরসংশোধন,2015-07-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বৃহস্পতিবার দরপতন হয়েছে। সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনতিন কর্মদিবস টানা সূচক বৃদ্ধির পর কিছুটা দরপতন হওয়াই স্বাভাবিক। তাই এটা বাজারের স্বাভাবিক দরসংশোধন। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে প্রত্যাশিতভাবেই বাজারে কিছুটা নিম্নমুখী ধারা দেখা গেছে। এ ছাড়া বাজারে বড় ও মধ্যম ধরনের মূলধনী কোম্পানিগুলোর দরপতন লক্ষ্য করা গেছে। এ দিকে লেনদেনের ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল ইঞ্জিনিয়রিং খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১০৬ কোটি টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ২০ শতাংশেরও বেশি। তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১০ কমে ৪ হাজার ৫৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৩ বেড়ে ১ হাজার ৭৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫০৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা যা আগের দিনের চেয়ে ৮৫ কোটি ৮২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩০টির কমেছে ১৩২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৬ কমে ১৪ হাজার ৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫১ কোটি ৮২ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৩টির কমেছে ৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6101.csv b/Bangla_fin_news_articles/6101.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4d876ffbceeab139865602abe9d802274119101c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6101.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6101,১৫ বিলিয়ন ডলারের রেকর্ড রেমিটেন্স,2015-07-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৪১৫ অর্থবছরে ১ হাজার ৫৩০ কোটি ডলারের রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বংলাদেশিরা। এই পরিমাণ বিগত যেকোনো বছরের চেয়ে বেশি। গত ২০১৩১৪ অর্থবছরে ১৪ দশমিক ২৩ বিলিয়ন ডলারের রেমিটেন্স এসেছিল।এবার এসেছে ১০৭ কোটি ডলার বা ৭ দশমিক ৫১ শতাংশ বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান বলেন২০১৪১৫ অর্থবছরের শেষ মাস জুনে ১৪২ কোটি ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। একক মাস হিসাবে এই অর্থ গত অর্থবছরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এবং এ যাবত্কালের তৃতীয় সর্বোচ্চ। বাংলাদেশ ব্যাংকের রেমিটেন্সসংক্রান্ত তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়৩০ জুন শেষ হওয়া ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইতে ১৪৯ কোটি ২৫ লাখ ডলারের রেমিটেন্স দেশে আসে। একক মাসের হিসাবে সেটাই বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিটেন্স। ছাইদুর রহমান বলেন ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিটেন্স আনতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে নানামুখী পদক্ষেপ নেয়ায় এর প্রবাহ বেড়েছে। এ ছাড়া বিদেশি মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল থাকার বিষয়টিও এতে ভূমিকা রেখেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6102.csv b/Bangla_fin_news_articles/6102.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d5e696580d69ee48e0e3e22df1855d52ca8f5b77 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6102.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6102,ঈদ উপলক্ষে ১৫ থেকে ২০ জুলাই পুঁজিবাজার বন্ধ,2015-07-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদ উপলক্ষে দেশের দুই পুঁজিবাজার ছয় দিন বন্ধ থাকবে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে১৫ থেকে ২০ জুলাই ঈদের ছুটির পর ২১ জুলাই দুই পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হবে। লেনদেন চলবে যথারীতি সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6103.csv b/Bangla_fin_news_articles/6103.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5363f6408784a760180d8206d0af30c0119ae126 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6103.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6103,লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১২০০ কোটি টাকা বেশি রাজস্ব আদায়,2015-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সদ্য সমাপ্ত ২০১৪১৫ অর্থবছরে সংশোধিত রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা বাড়তি রাজস্ব আদায় হয়েছে। এ সময়ে ১ লাখ ৩৫ হাজার ১২ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে ১ লাখ ৩৬ হাজার ২৬৬ কোটি টাকার রাজস্ব। সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান। অর্থবছর বছর শেষ হওয়ার পর দিনই তিনি রাজস্ব আদায়ের হালনাগাদ এ তথ্য জানালেন। অবশ্য অর্থবছরের শুরুতে এ লক্ষ্যমাত্রা প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা থাকলেও পরে তা কমিয়ে ১ লাখ ৩৫ হাজার ১২ কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়। আলোচ্য সময়ে আয়কর খাতে ৪৯ হাজার ২৬৪ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে ৪৯ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকা। ভ্যাটের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৮ হাজার ২৬৪ কোটি টাকা। আদায় হয়েছে ৪৮ হাজার ৬৩৮ কোটি টাকা। এ ছাড়া ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে শুল্ক আদায় হয়েছে ৩৮ হাজার ২৩৫ কোটি টাকা। তবে পূর্ণাঙ্গ রাজস্ব তথ্য পেতে সাধারণত পরবর্তী মাসের ১৫ তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। অর্থাত্ চলতি মাসের ১৫ তারিখের পর পূর্ণাঙ্গ রাজস্ব তথ্য পাওয়া যাবে। সংবাদ সম্মেলনে উতসে কর আলাদা কর অঞ্চল সমুদ্র অর্থনীতিতে ব্লু ইকোনমি বিনিয়োগকারীদের নগদ প্রণোদনা দেয়ার কথা জানান এনবিআর চেয়ারম্যান। সেই সঙ্গে আগামী বছরের ১ জুলাই থেকে ভ্যাট অনলাইন ব্যবস্থা চালুর কথা জানিয়ে তিনি বলেন আগামী জানুয়ারি থেকে ভ্যাটদাতাদের নিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6104.csv b/Bangla_fin_news_articles/6104.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f980b9678e55e045e4a9b84c862e55459a8c04ee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6104.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6104,শুরু হচ্ছে নতুন টাকা বিনিময়,2015-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসন্ন ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে অন্য বছরের মতো এবারও বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন ও পুরনো মিলিয়ে ২২ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট বাজারে ছাড়ছে। যা বৃহস্পতিবার থেকে বিনিময় শুরু হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিলসহ সারাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকের নির্দিষ্ট শাখায় নতুন নোট বিনিময় শুরু হবে। চলবে আগামী ১৬ জলাই পর্যন্ত। জানা গেছে ঈদে সালামি বকসিস ফিতরা দান খয়রাত প্রভৃতির জন্য প্রতিবছর ঈদের আগে নতুন নোটের চাহিদা বাড়ে। ফলে প্রতিবছর ঈদের আগে পর্যাপ্ত নতুন নোট বাজারে ছাড়ে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংক এবার নতুন পুরনো মিলে ২২ হাজার কোটি টাকার নোট বিনিময়ের পরিকল্পনা নিয়েছে। যা গতবারের চেয়ে ৫০০ কোটি টাকা বেশি। এর মাধ্যমে সমান সংখ্যাক পুরনো নোট বাজার থেকে তুলে নেওয়া হবে। এবার একজনে সর্বোচ্চ সাড়ে ৯ হাজার টাকা পর্যন্ত নতুন নোট সংগ্রহ করতে পারবে। তবে মৌসুমী ব্যবসায়ী ও দালালদের উত্পাত বন্ধে এবার নতুন নোট দেওয়ার আগে প্রত্যেকের আঙ্গুলে অমোচনীয় কালির ছাপ দেওয়া হবে। যাতে একাধিকবার কেউ নতুন নোট নিতে না পারে। বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের সব শাখা অফিসের পাশাপাশি এবার ১৮টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ২০টি শাখার মাধ্যমে নতুন নোট বিনিময় করা হবে। এর মধ্যে ১২টি বাণিজ্যিক ব্যাংবের শাখায় কেবল ৫০ টাকা ও এর কম মূল্যমানের নতুন নোট বিনিময় হবে। অপর ৮টি শাখায় ১০০ ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট বিনিময় হবে। পাশাপাশি রাজধানীর বাইরের বিভাগীয় শহরগুলোতে নতুন নোট বিনিময় হবে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম সিলেট ও খুলনায় অবস্থিত বাণিজ্যিক ব্যাংকের ৫টি শাখা এবং বগুড়া বরিশাল রংপুর ও রাজশাহীতে অবস্থিত বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের ৩ শাখার মাধ্যমে নতুন নোট বিনিময় হবে বলে জানা গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানিয়েছে এবার একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ সাড়ে ৯ হাজার টাকার নতুন নোট বদলে নিতে পারবেন। ২ ৫ ১০ ২০ ৫০ টাকা একটি করে প্যাকেট ছাড়াও ১ ২ ও ৫ টাকার ১০০টি করে কয়েনও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে বাধ্যতামূলকভাবে নিতে হবে। তবে ১ ২ ও ৫ টাকার কয়েন আরও বেশি চাইলেও কেউ নিতে পারবে। এছাড়া বড় নোট বিনিময় শাখাগুলো থেকে ১ প্যাকেট করে ১০০ ৫০০ ও ১০০ টাকা নেওয়া যাবে। এবার যেসব ব্যাংকের শাখায় ৫০ টাকা পর্যন্ত মূল্যমানের নতুন নোট বিনিময় হবে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে সোনালী ব্যাংকের রমনা শাখা জনতা ব্যাংকের আব্দুল গনি রোড অগ্রণী ব্যাংকের এ্যালিফ্যান্ট রোড রূপালী ব্যাংকের মহাখালী শাখা। বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে প্রাইম ব্যাংকের মিরপুর শাখা ন্যাশনালের যাত্রাবাড়ী সাউথইস্টের কাওরান বাজার স্যোসাল ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা সিটি মার্কেট উত্তরা ব্যাংকের চকবাজার আইএফআইসির গুলশান ফাস্ট সিকিউরিটির মোহাম্মদপুর ও ঢাকা ব্যাংকের উত্তরা শাখা। যেসব শাখা থেকে ১০০ টাকা ও এর বেশি মূল্যমানের নতুন নোট বিনিময় করা যাবে সেগুলো হলোজনতা ব্যাংকের নিউমার্কেট পূবালী ব্যাংকের সদরঘাট প্রাইমের মৌচাক ওয়ান ব্যাংকের বাসাবো ইসলামী ব্যাংকের শ্যামলী ডাচ্ বাংলার দক্ষিণখান মার্কেন্টাইলের বনানী ও ব্যাংক এশিয়ার ধানমন্ডি শাখা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6105.csv b/Bangla_fin_news_articles/6105.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..77ac14ac8056c9c0be0b2bcde3a4be935272603a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6105.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6105,১ বছরে ৩ কোম্পানির শেয়ারদর ইস্যুমূল্যের নিচে,2015-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিগত এক বছরে তালিকাভুক্ত হওয়া পুঁজিবাজারের তিন কোম্পানির শেয়ারদর ইস্যুমূল্যের নিচে চলে এসেছে। এতে এ শেয়ারগুলোর বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। এ প্রসঙ্গে বিনিয়োগকারী আব্দুল মান্নান বলেনব্যাংকে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে এত দিন টাকা বিনিয়োগ করে আইপিও করি। আইপিওতে বিনিয়োগ করেও লোকসানের মুখে পড়ায় চরম হতাশ হতে হয়। এ ছাড়া শেয়ার পাওয়ার পর বেশ কিছু দিন অপেক্ষা করেও লাভ হয়নি। উপরন্তু শেয়ারদর দিনে দিনে কমছে। ডিএসই সূত্রে জানা গেছেগত এক বছরে ১৭টি কোম্পানি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে তিনটি কোম্পানির শেয়ারদর বর্তমানে ইস্যুমূল্যের নিচে অবস্থান করছে। আর কিছু কোম্পানির শেয়ারদর ইস্যু মূল্যের কাছাকাছি অবস্থান করছে। ইস্যুমূল্যের নিচে অবস্থান করা কোম্পানিগুলো হলোহামিদ ফেব্রিক্স দ্য পেনিনসুলা চিটাগং লিমিটেড এবং ফারইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড। জানা গেছেহামিদ ফেব্রিক্স গত বছরের ৪ ডিসেম্বর পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু করে। কোম্পানিটি ২৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩৫ টাকা মূল্যে শেয়ার ইস্যু করেছিল বাজারে। মঙ্গলবার শেয়ারটি সর্বশেষ লেনদেন হয় ২৪ টাকা ৪০ পয়সা দরে। ফারইস্ট নিটিং ২০১৪ সালের ২৮ আগস্ট পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু করে। আইপিওতে ১৭ টাকা প্রিমিয়ামসহ শেয়ার প্রতি ২৭ টাকা নিয়েছিল কোম্পানিটি। বর্তমানে শেয়ারের দর ২৩ টাকা ৮০ পয়সা। দ্য পেনিনসুলা লিমিটেডও বর্তমানে ইস্যুমূল্যের নিচে নেমে এসেছে। কোম্পানিটি ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩০টাকা মূল্যে শেয়ার ইস্যু করেছিল পুঁজিবাজারে। বর্তমানে এটি ২০ টাকা ৪০ পয়সায় লেনদেন হয়। এ দিকে কিছু কোম্পানির শেয়ারদর ইস্যুমূল্যের চেয়ে নিচে নেমে গেলেও কিছু কোম্পানি আইপিওতে আসার পর উচ্চ দামে বিক্রি হয়। লেনদেন শুরুর প্রথম দিনেই অনেক বেড়ে গেলেও পরে এ কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর তলানিতে নেমে আসে। এ ধরনের প্রবণতা বিনিয়োগকারীদের অদক্ষতাকে নির্দেশ করে বলে মনে করছেন বাজার বিশ্লেষকরা। তাদের মতেকোনো কোম্পানি বাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর সেটির মৌলভিত্তি বিবেচনা না করেই অনেকে হুমড়ি খেয়ে পড়েন। ফলে কোম্পানির শেয়ারদর অনেক বেড়ে যায়। আবার কিছু কোম্পানির মৌলভিত্তি ভালো হওয়ার পরও শেয়ার বিক্রিতে বিনিয়োগকারীরা তাড়াহুড়া করেন। ফলে শেয়ারদরে অস্বাভাবিক গতি দেখা যায়। এ অবস্থা রোধে বিনিয়োগকারীদের লেনদেনের ক্ষেত্রে দক্ষ হতে হবে। আইপিওতে আসা কোম্পানিগুলোর প্রিমিয়াম প্রদানের ক্ষেত্রে বিএসইসিকেও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন সতর্ক হতে হবে। যেন কোনো কোম্পানি অতিরিক্ত প্রিমিয়াম নিয়ে বিনিয়োগকারীদের বঞ্চিত করতে না পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6106.csv b/Bangla_fin_news_articles/6106.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20839d831865c4a142261db79583fc26c772b31d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6106.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6106,বাজেট সংশোধনে ৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ছাড়,2015-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,৪ জুনের প্রস্তাবিত বাজেটের অর্থবিলে কিছু সংশোধনী এনে তা পাস হয়। রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সংশ্লিষ্ট বিভাগ প্রাথমিকভাবে হিসাব করে দেখেছেএতে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা আয়কর ও ভ্যাট খাতে ছাড় দিতে হবে।অর্থাত্ প্রাক্কলিত রাজস্বের তুলনায় এই পরিমাণ রাজস্ব কম আদায় হতে পারে।ফলে সরকারের ২০১৫১৬ অর্থবছরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন আরো কঠিন হতে পারে। বাজেটে বড় পরিবর্তন আনা হয়েছে রপ্তানির উতসে কর খাতে।রপ্তানিতে উতসে কর ১ শতাংশ থেকে দশমিক ৬০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে।এতে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা কর ছাড় দিতে হচ্ছে।এ ছাড়া চাল ডাল গম চিনি ভোজ্য তেলসহ বেশ কিছু ভোগ্য ও সেবা পণ্যের আমদানিতে প্রস্তাবিত ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর প্রত্যাহার করা হয়েছে।এতেও প্রায় ৬০০ কোটি টাকার কর কম আদায় হবে।এ দুটি খাত ছাড়াও নতুন ৯টি ব্যাংকের করপোরেট কর আড়াই শতাংশ কমানো হয়েছে।এ ছাড়া আয়কর খাতে আরো ছোটখাট কিছু ছাড় দেয়া হয়েছে। এ দিকে চূড়ান্ত বাজেটে মত্স্য খাতের আয়ে হ্রাসকৃত হারে কর দেয়ার সুযোগ দেয়া হয়েছে।মত্স্য খাতে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়কে করমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।১০ লাখ টাকা থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ের ওপর ৫ শতাংশ হারে এবং অবশিষ্ট আয়ের ওপর ১০ শতাংশ কর দেয়ার সুযোগ দেয়া হয়েছে।সব মিলিয়ে বাজেটে কর ছাড় দিতে হচ্ছে অন্তত ৪ হাজার কোটি টাকা।এর আগে মত্স্য খাতের আয়ে ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের অন্যান্য আয়ের মতো স্বাভাবিক হারে কর দিতে হতো। প্রস্তাবিত বাজেটে গার্মেন্ট খাতসহ সব ধরনের রপ্তানির বিদ্যমান উতসে কর দশমিক ৩০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১ শতাংশ করা হয়।এর পর থেকেই এ খাতের উদ্যোক্তারা এ নিয়ে দেনদরবার করতে শুরু করেন।শেষ পর্যন্ত তারা এটিকে দশমিক ৬০ শতাংশে নামিয়ে আনতে সক্ষম হলেন। অন্য দিকে ভ্যাট খাতেও চূড়ান্ত বাজেটে বড় ধরনের পরিবর্তন আনা হয়েছে।মোবাইল ফোনের কথা বলাসহ সব ধরনের সেবার ওপর প্রস্তাবিত ৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক কমিয়ে ৩ শতাংশ করা হয়েছে।ফলে প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় প্রায় ৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় কমে যেতে পারে।ছোট ব্র্যান্ডের সিগাটের ট্যারিফ মূল্য ১৯ টাকা থেকে ১ টাকা কমিয়ে ১৮ টাকা করায় ৩৫০ কোটি টাকা আদায় কমে যাবে।ইকমার্সের ওপর থেকে প্রস্তাবিত ভ্যাট প্রত্যাহার করায় এ খাত থেকেও ৩৫০ কোটি টাকার সম্ভাব্য রাজস্ব আদায় হচ্ছে না। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিক্যাল কলেজ এ ছাড়া কংক্রিটের রেডিমিক্স ইউনান আয়ুর্বেদিক ওষুধ ও পণ্যের ওপর থেকেও প্রস্তাবিত ভ্যাট প্রত্যহার করা হয়েছে।সব মিলিয়ে ভ্যাট বিভাগেই প্রাক্কলনের তুলনায় প্রায় ২ হাজার ২০০ কোটি টাকার রাজস্ব ছাড় দিতে হচ্ছে। চলতি অর্থবছর প্রায় ৩১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৭৬ হাজার কোটি টাকা। এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেনপ্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা ছাড় দেয়ার ফলে অর্থবছরের রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন শঙ্কার মুখে পড়বে। অর্থনীতিবিদরা বলছেনকিছু খাতে ছাড় দেয়ার সিদ্ধান্তটি যৌক্তিক হয়েছে।যেমন বেসরকারি শিক্ষায় আরোপিত ভ্যাট ১০ শতাংশ থেকে নামিয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ করা হয়েছে।তারা মনে করছেনএটি সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা উচিত ছিল।শিক্ষা খাতে কোনো ধরনের কর না রাখার দাবি তাদের।অন্য দিকে মোবাইল ফোন সেবায় সম্পূরক শুল্ক কমানো এবং ইকমার্সের ওপর ভ্যাট প্রহ্যাহারের সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক বলে মনে করছেন তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6107.csv b/Bangla_fin_news_articles/6107.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c76ab088fa70c486325aea3f1436f6ce78dbc4f4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6107.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6107,সামিট অ্যালায়েন্স পোর্টের প্রিমিয়াম কমল,2015-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাইট শেয়ার ইস্যুতে প্রিমিয়াম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট। প্রথমে ১৫ টাকা প্রিমিয়ামে রাইট শেয়ার ইস্যুর উদ্যোগ নিলেও পরে তা ৫ টাকা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এ তথ্য জানিয়েছে। জানা গেছেবিশেষ সাধারণ সভায় ইজিএম শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদনসাপেক্ষে ৫ টাকা প্রিমিয়ামে রাইট শেয়ার ইস্যু করবে কোম্পানিটি। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি রাইট শেয়ারের ইস্যুমূল্য হবে ১৫ টাকা। পাঁচটি শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ার ইস্যু করা হবে। রাইট শেয়ার ইস্যুতে বিনিয়োগকারীদের সম্মতি নেয়ার জন্য আগামী ৩০ জুলাই বেলা ১১টায় রাজধানীর ফার্মগেটে অবস্থিত কৃষি ইনস্টিটিউট কমপ্লেক্স ভবনে ইজিএম অনুষ্ঠিত হবে। প্রসঙ্গত গত ৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় ১৫ টাকা প্রিমিয়ামে রাইট শেয়ার ইস্যুর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6108.csv b/Bangla_fin_news_articles/6108.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..061f605ebac98e7c0962098c2dbfbfacc80932f0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6108.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6108,আরগন ডেনিমসের মূলধন বৃদ্ধির নিষেধাজ্ঞামেয়াদ কমল,2015-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আরগন ডেনিমসের মূলধন বাড়ানোর ক্ষেত্রে তিন বছরের নিষেধাজ্ঞা এক বছর কমিয়ে দুই বছর করা হয়েছে। কোম্পানির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ কমিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এ তথ্য জানিয়েছে। বিএসইসি সূত্রে জানা গেছেপুঁজিবাজার থেকে উত্তোলিত অর্থ প্রসপেক্টাস অনুযায়ী ব্যবহার না করায় গত বছরের ১৪ অক্টোবর আরগন ডেনিমসকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা ছাড়াও তিন বছরের জন্য মূলধন বাড়ানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। ব্যবসা সম্প্রসারণ ও আংশিক ঋণ পরিশোধের কথা বলে শেয়ারবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করেছে আরগন ডেনিমস। কিন্তু এর বাইরে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের কাছ থেকে ব্রিজ ফিন্যান্সের টাইম লোন মাধ্যমে নেয়া ঋণের অতিরিক্ত অর্থ পরিশোধ এবং লংকাবাংলা ফিন্যান্স লিমিটেডের কাছ থেকে নেয়া স্বল্পমেয়াদি ঋণের ৩ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে। যা প্রসপেক্টাসে উল্লেখ ছিল না। এ ছাড়া ব্যাংকিং চ্যানেলের বাইরে প্রায় ২৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকা নগদে পরিশোধ করেছে। এ সব কারণে কোম্পানিটিকে জরিমানা করার পাশাপাশি মূলধন উত্তোলনে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6109.csv b/Bangla_fin_news_articles/6109.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6d3e5464263549f3bf7a6772b29694b3315ead5a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6109.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6109,কোম্পানিসিকিউরিটিজের অডিটরস প্যানেল অনুমোদন,2015-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও অন্যান্য সিকিউরিটিজের হিসাব প্রতিবেদন নিরীক্ষার জন্য অনুমোদিত নিরীক্ষকদের একটি প্যানেল চূড়ান্ত করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বিএসইসি জানিয়েছেআগামী ১ আগস্ট থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। খুব শিগগির অডিটরস প্যানেল বিষয়ে বিস্তারিত প্রকাশ করবে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনবিএসইসির এ ধরনের উদ্যোগ বাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদনে ভুল তথ্য দেয়ার প্রবণতা কমাবে। এতে বিনিয়োগকারীরা উপকৃত হবেন। জানা গেছেএখন পর্যন্ত ৩৫টি চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট সিএ ফার্মকে নিয়ে অডিটরস প্যানেল গঠন করেছে বিএসইসি। প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন জোরদার করতে অনুমোদিত এ প্রতিষ্ঠানগুলোর বাইরে অন্য কোনো ফার্মের নিরীক্ষা প্রতিবেদন গ্রহণ করবে না শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা। মূলত তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও অন্যান্য সিকিউরিটিজের নিরীক্ষিত প্রতিবেদনের মান ও গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতেই এ ব্যবস্থা। প্রয়োজনে সময়ে সময়ে এ তালিকায় সংযোজনবিয়োজন ঘটবে। অনুমোদিত কোনো নিরীক্ষক অনিয়ম করলে তাদের এক থেকে পাঁচ বছরের জন্য কালো তালিকাভুক্ত করারও সুযোগ থাকছে অডিটরস প্যানেল বিধিতে। গুরুতর অনিয়মের দায়ে কোনো ফার্মের লাইসেন্স বাতিলের জন্য ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস বাংলাদেশকে আইসিএবি চিঠি দেবে কমিশন। এর বাইরে নিরীক্ষা প্রতিবেদনের যথাযথতা পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষার জন্য দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জকেও আরো শক্তিশালী করার চিন্তা আছে কমিশনের। কমিশন সূত্র জানিয়েছেবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সিএ ফার্মগুলোর কাছ থেকে আবেদন আহ্বান করে বিএসইসি। ৫৬টি ফার্ম নিরীক্ষক প্যানেলে অংশ নেয়ার আবেদন করে। অভিজ্ঞতা সুনাম এবং যোগ্যতার ভিত্তিতে এর মধ্য থেকে মোট ৩৫টি ফার্মকে বাছাই করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6110.csv b/Bangla_fin_news_articles/6110.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..41d52256efac22054e0d9e87a9e5c2c571bf9de1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6110.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6110,মাদক নিয়ন্ত্রণে চট্টগ্রাম কাস্টমসে বিশেষ ইউনিট,2015-07-01,সালাহউদ্দিন মো রেজা চট্টগ্রাম অফিস,মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে চট্টগ্রাম কাস্টমসে বিশেষ ইউনিট গঠন করা হয়েছে। জাতিসংঘের অর্থায়নে মূলত এ বিশেষ ইউনিট গঠন করা হয়। পোর্ট কন্ট্রোল ইউনিট পিসিইউ নামের ৭ সদস্যের এই ইউনিট ইতিমধ্যে প্রাথমিক কাজ শুরু করেছে। জাতিসংঘের মাদক ও ক্রাইম বিভাগ এবং বিশ্ব কাস্টমস অর্গানাইজেশনের যৌথ উদ্যোগে কন্টেইনার কন্ট্রোলার প্রোগ্রামের আওতায় এটি গঠন করা হয়েছে বলে জানা গেছে। সম্প্রতি চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ভোজ্যতেলের মাধ্যমে তরল কোকেন আমদানির ঘটনায় পিসিইউকে আন্তর্জাতিক মাদক এবং বিস্ফোরক আমদানিরপ্তানির সাথে জড়িত মাফিয়া চক্রের ব্যাপারে খোঁজখবর নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার পিসিইউকে দক্ষিণ আমেরিকা থেকে দেশে আমদানি হওয়া পণ্যসমূহের প্রতি বিশেষ নজর দেয়ার নির্দেশ প্রদান করেন। চট্টগ্রাম কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে পিসিইউ দক্ষিণ আমেরিকা ও সিঙ্গাপুর থেকে আসা কন্টেইনারবাহী পণ্যসমূহের প্রতি বিশেষ নজর রাখবে। চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজে পিসিইউ এর জন্য আলাদা বরাদ্দকৃত রুম হতে বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা সন্দেহভাজন পণ্যসমূহের প্রতি নজর রাখা হবে। পিসিইউ প্রতিটি কন্টেইনারের বিল অব লোডিং বিএল দেখে পণ্যটি কোন দেশ থেকে পাঠানো হয়েছে এবং স্থানীয় পর্যায়ে কে আমদানি করেছে তা খতিয়ে দেখবে। কিছু বিশ্লেষণের মাধ্যমে পণ্যটি ঝুঁকিপূর্ণ কিনা তা নির্ধারণ করা হবে। তাছাড়া আমদানি পণ্য দীর্ঘদিন ধরে বন্দরে পড়ে থাকলেও পিসিইউ তা খতিয়ে দেখবে। ড্রাগ ও ক্রাইমের মাধ্যমে সরকারের শুল্ক ফাঁকি দেয়া হচ্ছে কিনা তাও পরীক্ষা ও যাচাইবাছাই করার ক্ষমতা পিসিইউকে দেয়া হয়েছে। এছাড়া পিসিইউ ইন্টারপোল আন্তর্জাতিক পারমাণবিক সংস্থা জাতিসংঘের পরিবেশ সংস্থা ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ড লাইফ সংস্থাসহ বিভিন্ন সংস্থার সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করবে। দেশি ও আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে প্রাপ্ত তথ্যাদি বিশ্লেষণ করে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করবে। সূত্র জানায় জাতিসংঘের মাদক নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ থেকে পিসিইউকে একটি সার্ভার ও ৬টি কম্পিউটার এবং পণ্য পরীক্ষার কিছু উপকরণ সরবরাহ করা হয়েছে। সাতজন সহকারী কমিশনার পদমর্যাদার কাস্টমস কর্মকর্তাকে নিয়ে গঠিত পিসিইউকে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৮ অক্টোবর পর্যন্ত উচ্চতর প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। পরবর্তীতে তাদের দেশের বাইরে প্রশিক্ষণ এবং জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে প্রায় ১ হাজার কেমিক্যাল পরীক্ষা করা সম্ভব এমন আধুনিক প্রযুক্তির মেশিন ও সরঞ্জামাদি প্রদান করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানা গেছে। প্রসঙ্গত ইতিপূর্বে আমেরিকার মেগাপোর্ট ইনেসিয়েটিভ প্রকল্পের অধীনে তেজস্ক্রিয় পদার্থ নিরূপণের জন্য চট্টগ্রাম বন্দরে স্ক্যানার মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। পিসিইউ এর সদস্য সহকারি কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ সোহেল রানা জানান তারা ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছেন। পর্যায়ক্রমে তাদের কার্যক্রম আরো জোরদার করা হবে। তবে সুনির্দিষ্ট ও বিশ্বাসযোগ্য তথ্যপ্রমাণ ছাড়া অভিযান পরিচালনা করা যাবে না। বিদ্যমান শুল্ক আইন ও বিধির আলোকে সংশ্লিষ্ট সংস্থাসমূহের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে সমন্বিতভাবে কাজ করা হবে। পিসিইউ প্রতিমাসে এনবিআরএর নিকট প্রতিবেদন দাখিল করবে। প্রতি তিন মাস অন্তর একটি সভা করবে পিসিইউ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6111.csv b/Bangla_fin_news_articles/6111.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e9d0affc06799ab50d8869cd9298c17e04560ae6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6111.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6111,মোবাইল ফোনে কথা বলার খরচ কিছুটা কমল,2015-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চূড়ান্ত বাজেটে মোবাইল ফোন সেবায় সম্পূরক শুল্ক দুই শতাংশ কমানো হয়েছে। এর ফলে মোবাইল ফোনে কথা বলা ইন্টারনেট ব্যবহার ক্ষুদে বার্তা পাঠানোর এসএমএস ক্ষেত্রে খরচ কিছুটা কমল। প্রস্তাবিত বাজেটে এ ধরনের সেবার উপর সম্পূরক শুল্ক পাঁচ শতাংশ করা হলেও ২৯ জুন সোমবার অর্থবিল পাস করার সময় অর্থমন্ত্রী এটি পাঁচ শতাংশ থেকে দুই শতাংশ কমানোর কথা বলেন। বাজেটের আগে মোবাইল ফোন সেবার উপর কেবলমাত্র ১৫ শতাংশ ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর আরোপ ছিল। ৪ জুন বাজেটে অর্থমন্ত্রী এর উপর আরো পাঁচ শতাংশ হারে সম্পূরক শুল্ক আরোপের প্রস্তাব করেন। এর পরদিন থেকেই ১শ টাকার কথা বললে খরচ করতে হতো ১২০ টাকা। তবে দুই শতাংশ কমায় বর্তমানে মোবাইল ফোনে ১শ টাকার সেবার বিপরীতে খরচ হবে ১১৮ টাকা। বাজেটে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের উপর বাড়তি ভ্যাট আরোপের ফলে নিম্ন আয়ের একজন মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর উপরও নতুন করের ভার পড়ল। অর্থনীতিবিদরাও এ সিদ্ধান্তটির সমালোচনা করেন। সংসদে বিরোধী দলীয় নেত্রী রওশন এরশাদও বাড়তি সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি জানান। দেশে বর্তমানে সরকারি টেলিটক ছাড়াও গ্রামীণফোন বাংলালিংক রবি অজিয়াটা ও এয়ারটেল মোবাইল ফোন সুবিধা দিচ্ছে। মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর তথ্যানুযায়ী দেশে বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ১২ কোটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6112.csv b/Bangla_fin_news_articles/6112.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..27ba31cc6ea5d75fea02c4b029aa4845756b5ea9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6112.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6112,আদমজী জুট মিল বন্ধের ১৩ বছর পূর্ণ হলো,2015-07-01,মো মোসলেম উদ্দিন সিদ্ধিরগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ সংবাদদাতা,আদমজী জুট মিল বন্ধের ১৩ বছর পূর্ণ হলো গতকাল । ২০০২ সালের ৩০ জুন অব্যাহত লোকসানের অজুহাতে এশিয়ার বৃহত্তম এই পাটকলটি বন্ধ করে দেয়া হয়। থেমে যায় মিলের কর্মকাণ্ড বন্ধ হয়ে যায় যন্ত্রপাতি বেকার হয়ে পড়ে হাজার হাজার শ্রমিক। প্রায় ৪ বছর পর বন্ধ হওয়া আদমজী জুট মিল এলাকাটিকে আদমজী রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকায় রূপান্তর করা হয় যার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয় ২০০৬ সালের ৬ মার্চ। বর্তমানে আবারো কর্মচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে ঐতিহ্যবাহী এই শিল্পাঞ্চলটিতে। আদমজী রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকায় এইপিজেড প্রায় ৩৫ হাজার শ্রমিক কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করছে। আদমজী ইপিজেডের সব প্লটে কারখানা চালু হলে লক্ষাধিক শ্রমিক কাজ করার সুুযোগ পাবে। আদমজী ইপিজেড ঢাকা শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে ১৫ কিলোমিটার এবং জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরত্বে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে অবস্থিত আদমজী ইপিজেড। ২৯২ দশমিক ৬২ একর জমির ওপর স্থাপিত আদমজী ইপিজেডের ৩০৭টি প্লটের মধ্যে ৬৮টি দেশিবিদেশি শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে দেশি ১৬টি বিদেশি ৩৪টি এবং যৌথ শিল্প প্রতিষ্ঠান ১৮টি। ৫৪টি প্লটে প্রতিষ্ঠান নির্মাণাধীন রয়েছে। বর্তমানে চালু ৩৮টি কারখানায় গার্মেন্টস জিপার কার্টন হ্যাঙ্গার লেভেল ট্যাগ জুতা সোয়েটার টেক্সটাইল ও ডায়িংসহ ১০০ শতাংশ রপ্তানিযোগ্য পণ্য সামগ্রী তৈরি করা হয়ে থাকে। শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোতে বর্তমানে ৩৫ হাজারেরও বেশি শ্রমিককর্মকর্তাকর্মচারী কাজ করছেন। এর মধ্যে বিদেশি কর্মকর্তাকর্মচারীও রয়েছেন। তবে বর্তমানে আরো ১২ থেকে ১৫ হাজার শ্রমিকের চাহিদা রয়েছে এই ইপিজেডে। আদমজী ইপিজেড থেকে বছরে প্রায় সাড়ে ৭০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। হংকং কানাডা জার্মানি ইউইএ আমেরিকা ইংল্যান্ড ভারত কোরিয়া ও ইন্দোনেশিয়াসহ বেশ কয়েকটি উন্নত দেশ এই ইপিজেডে বিনিয়োগ করেছে। আদমজীর যাত্রা শুরু যেভাবে পূর্ব পাকিস্তানের ২২ পরিবারের অন্যতম ধনাঢ্য আদমজী পরিবারের তিন ভাই ওয়াহেদ আদমজী ওরফে দাউদ আদমজী জাকারিয়া আদমজী এবং গুল মোহাম্মদ যৌথভাবে ১৯৫০ সালে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ২৯৭ একর জমিতে আদমজী জুট মিলের নির্মাণকাজ শুরু করেন। ১৯৫১ সালের ১২ ডিসেম্বর ১৭শ হেসিয়ান এবং ১ হাজার সেকিং লুম দিয়ে এই মিলের উত্পাদন শুরু হয়। তখন প্রায় ৫ কোটি টাকা বিনিয়োগে প্রতিষ্ঠিত আদমজী জুট মিলে প্রতিদিন গড়ে ২৮৮ টন পাটের চট উত্পাদন হতো। ওই সময় মিলের উত্পাদন থেকে প্রতি বছর প্রায় ৬০ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা আয় হতো। আদমজী জুট মিল পরিণত হয় এশিয়া মহাদেশের সর্ববৃহত্ কারখানায়। মিলটিতে ২৪ হাজার ৯১৬ জন শ্রমিককর্মকর্তাকর্মচারী চাকরি করতো। দেশ স্বাধীন হওয়ার আগ পর্যন্ত মিলটি ছিল ব্যক্তি মালিকানাধীন। ১৯৭৪ সালের ২৬ মার্চ রাষ্ট্রপতির এক আদেশে দেশের অন্যান্য শিল্প প্রতিষ্ঠানের সাথে আদমজী জুট মিলকেও জাতীয়করণ করে এর ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব দেয়া হয় বাংলাদেশ জুট মিল কর্পোরেশনকে বিজেএমসি। এই মিলে ২০০০ সাল পর্যন্ত লোকসান হয় সাড়ে ১২শ কোটি টাকা। তত্কালীন চারদলীয় জোট তথা বিএনপি সরকার ২০০২ সালের ৩০ জুন আদমজী জুট মিল বন্ধ করে দেয়। ১৩ বছরেও আদমজীর ২নং মিলটি চালু হয়নি বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার আদমজীর ২নং জুটমিলটি চালুর ঘোষণা দিয়েছিল। কিন্তু গত সাড়ে ৭ বছরেও এটা চালু করা সম্ভব হয়নি। অথচ ২নং মিলটি পুনঃস্থাপনের সুযোগ আছে উল্লেখ করে তিনটি প্রস্তাবনা পেশ করা হয়েছিল যার মধ্যে একটি প্রস্তাব ছিল ৩৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন রূপে আদমজী ২নং ইউনিটটি চালু করা হলে প্রতি শিফটে ১ হাজার ৭১৬ জন করে দুই শিফটে ৩ হাজার ৪৩২ জনের কর্মসংস্থান হবে এবং প্রতিদিন ৫০.৭০ টন পাটজাত পণ্য উত্পাদন হবে। এ মিলটি চালুর আশায় আদমজী জুট মিলের সাবেক শ্রমিকরা অপেক্ষা করছে। কবে মিল চালু হবে। তাদের কর্মসংস্থান হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6113.csv b/Bangla_fin_news_articles/6113.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8673f969cb1c5ae4fd22b985286bf53c07bc863c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6113.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6113,ব্যাংক ও শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকবে বুধবার,2015-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংক হলিডে উপলক্ষে বুধবার ব্যাংকের সব ধরনের লেনদেন বন্ধ থাকবে। ফলে শেয়ারবাজারেও লেনদেন হবে না। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও গুরুত্বপূর্ণ শাখা খোলা থাকবে। জানা গেছে৩০ জুন ব্যাংকগুলো ষান্মাসিক আর্থিক হিসাব শেষ করে। এ দিনে বিভিন্ন শাখা থেকে পাঠানো হিসাব একত্রিত করে অর্ধবার্ষিক ব্যালান্স সিট প্রস্তুত করা হয়। দীর্ঘ সময় ধরে হিসাব বিবরণী শেষ করার পর ব্যাংকারদের বিশ্রাম দিতে পরদিন ১ জুলাই ব্যাংক হলিডে পালিত হয়। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে শাখা থেকে পাঠানো হিসাব এক দিনে সম্পন্ন হয় না। যে কারণে এ দিন ব্যাংক হলিডে হওয়ার পরও ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও আঞ্চলিক কার্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ কিছু শাখা খোলা রাখা হয়। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক বা গ্রাহকদের সঙ্গে কোনো ধরনের লেনদেন বা দাফতরিক কার্যক্রম পরিচালিত হয় না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6114.csv b/Bangla_fin_news_articles/6114.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ffe43d4c07584c6181d91add69efdccdb086ac45 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6114.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6114,মোবাইল ফোনে কথা বলার খরচ কমল,2015-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চূড়ান্ত বাজেটে মোবাইল ফোন সেবায় সম্পূরক শুল্ক ২ শতাংশ কমানো হয়েছে। ফলে মোবাইল ফোনে কথা বলা ইন্টারনেট ব্যবহার ক্ষুদেবার্তা প্রেরণের এসএমএস ক্ষেত্রে খরচ কিছুটা কমল। প্রস্তাবিত বাজেটে এ ধরনের সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক ৫ শতাংশ করা হলেও অর্থবিল পাস করার সময় অর্থমন্ত্রী এটি ৫ শতাংশ থেকে ৩ শতাংশ কমানোর কথা বলেন। বাজেটের আগে মোবাইল ফোন সেবার ওপর কেবল ১৫ শতাংশ ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর আরোপ ছিল। ৪ জুন বাজেটে অর্থমন্ত্রীর ওপর আরো ৫ শতাংশ হারে সম্পূরক শুল্ক আরোপের প্রস্তাব করেন। এর পর দিন থেকেই মোবাইল ফোনের এ ধরনের সেবার ওপর বাড়তি ৫ শতাংশ টাকা গুণতে হচ্ছিল গ্রাহকদের। অর্থাত্ ১০০ টাকার কথা বললে খরচ করতে হতো ১২০ টাকা। তবে ২ শতাংশ কমায় বর্তমানে মোবাইল ফোনে ১০০ টাকার সেবার বিপরীতে খরচ হবে ১১৮ টাকা। বাজেটে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের ওপর বাড়তি এ ভ্যাট আরোপের ফলে নিম্ন আয়ের একজন মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর ওপরও নতুন করের ভার পড়ল। অর্থনীতিবিদরাও এ সিদ্ধান্তটির সমালোচনা করেন। সংসদে বিরোধী দলীয় নেত্রী রওশন এরশাদও বাড়তি সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি জানান। দেশে বর্তমানে সরকারি টেলিটক ছাড়াও গ্রামীণ ফোন বাংলালিংক রবি অজিয়াটা ও এয়ারটেল মোবাইল ফোন সুবিধা দিচ্ছে। মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর তথ্যানুযায়ীদেশে বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ১২ কোটি। অবশ্য প্রকৃত ব্যবহারকারী এর চেয়ে কম হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6115.csv b/Bangla_fin_news_articles/6115.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a97a353fd471914c3ebfa0625674d01730eb8e37 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6115.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6115,মিউচুয়াল ফান্ড থেকে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগে নতুন নির্দেশনা,2015-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এক মিউচুয়াল ফান্ডে অন্য মিউচুয়াল ফান্ডের বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাজারমূল্যের পরিবর্তে সম্পদমূল্য বিবেচনায় বিনিয়োগকারী তহবিলের সঞ্চিতি সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। এতে মিউচুয়াল ফান্ড থেকে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগজনিত ক্ষতির কারণে সঞ্চিতি সংরক্ষণের পরিমাণ কমে আসবে। কমিশনের নিয়মিত সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বিএসইসি জানিয়েছেমেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ইউনিটের ক্রয়মূল্য থেকে চলতি বাজারমূল্যের ভিত্তিতে নির্ণীত এর নিট সম্পদমূল্যের ৮৫ শতাংশ অপেক্ষা যত বেশি তত টাকা সংরক্ষণ করতে হবে ক্রেতা মিউচুয়াল ফান্ডকে। আর বেমেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ক্রয়মূল্য বেমেয়াদি ইউনিটের পুনঃ ক্রয়মূল্যের চেয়ে যত বেশি তত অথবা চলতি বাজারমূল্যে নির্ণীত নিট সম্পদমূল্যের সর্বনিম্ন ৯৫ শতাংশ থেকে যত বেশি তত টাকা সঞ্চিতি সংরক্ষণ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6116.csv b/Bangla_fin_news_articles/6116.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c90cba2d992c3ae0eaa95d4599c41ab242992f35 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6116.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6116,হাক্কানি পাল্পের দরবৃদ্ধির কারণ জানতে কমিটি,2015-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পেপার ও প্রিন্টিং খাতের কোম্পানি হাক্কানি পাল্প অ্যান্ড পেপারের শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ খতিয়ে দেখতে দুই সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। গঠিত কমিটির সদস্যরা হলেনবিএসইসির উপপরিচালক শামসুর রহমান ও গোলাম কিবরিয়া। গঠিত কমিটিকে আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এ বিষয়ে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। গত ১৩ কার্যদিবসে শেয়ারটির দর বেড়েছে ৪৩ টাকা বা ২১৫ শতাংশ। গত ১০ জুলাই শেয়ারটির দর ছিল ২০ টাকা। আর মঙ্গলবার শেয়ারটি সর্বশেষ ৬৩ টাকা দরে লেনদেন হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6117.csv b/Bangla_fin_news_articles/6117.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2351d9aa543ca779d371bbacce0140a673469b5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6117.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6117,পুঁজিবাজারে টানা ৩ দিন সূচকবৃদ্ধি,2015-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে টানা তৃতীয় দিনের মতো সূচক বেড়েছে। লেনদেনও রয়েছে বাড়ার প্রবণতায়। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৫৯০ কোটি টাকাা যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৩৮ শতাংশ বেশি। লেনদেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে বহুজাতিক তিন কোম্পানি। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনইতিবাচক খবরের প্রভাবে বৃটিশ আমেরিকান টোব্যাকো লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস এবং বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের শেয়ারগুলোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। কোম্পানিগুলোতে লেনদেনও বেড়েছে। ফলে বাজারের মোট লেনদেন বেড়ে গেছে। লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসা ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ৩২ কোটি ৭৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি ৬১ লাখ ১৯ হাজার টাকা। আর গ্রামীণ ফোনের লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ২৯ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার। তথ্যে দেখা গেছেমঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫১ বেড়ে ৪ হাজার ৫৮৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১৭ বেড়ে ১ হাজার ৭৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৯০ কোটি ৪৫ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৬২ কোটি ১৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২২টির কমেছে ৬৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৮০ বেড়ে ১৪ হাজার ৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৯ কোটি ৬৯ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৪টির কমেছে ৫১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6118.csv b/Bangla_fin_news_articles/6118.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..95a837234cde6bff39baa71ac5ed215db7e1e642 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6118.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6118,জাল নোট সনাক্তকরণ যন্ত্র পাচ্ছে বড় বিপণিবিতান,2015-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানীর বিপণি বিতানে জাল নোট সনাক্তকরণ যন্ত্র দেয়া হচ্ছে। ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে বিপণি বিতানের নেতাদের কাছে আজ এ যন্ত্র দেয়া হবে। প্রতি বছর ঈদের আগে কেনাকাটায় টাকার লেনদেন বেড়ে যায়। এ সুযোগে সুযোগসন্ধানী অসৎ চক্র জাল নোট ছড়িয়ে দেয়। এ চক্রের তত্পরতা বন্ধের লক্ষ্যে গত কয়েক বছর থেকে বড় বিপণী বিতানে জাল নোট সনাক্তকারী এসব যন্ত্র ব্যবহার হয়ে আসছে। মঙ্গলবার মতিঝিলে এফবিসিসিআইয়ে বিপণি বিতানের নেতাদের কাছে এ যন্ত্র হস্তান্তর করা হবে। এফবিসিসিআই ছাড়াও বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্দ্ধতন নেতৃবৃন্দ এতে উপস্থিত থাকবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6119.csv b/Bangla_fin_news_articles/6119.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a7ded7ac3bf30b821079a38e12949bdbba4bb1fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6119.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6119,আইসিবির আট ফান্ড অবসায়নের সীমা নির্ধারণ,2015-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের আইসিবি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত ৮টি মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডের অবসায়নের সময় সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বেঁধে দেয়া সময়সীমার মধ্যে ফান্ডগুলোকে অবসায়ন করতে হবে না হলে নিয়ম অনুসরণ করে বেমেয়াদি ফান্ডে রূপান্তর করতে হবে। এ ছাড়া বেসরকারি সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি এইমস পরিচালিত দুটি মেয়াদি ফান্ডেরও অবসায়নের সময় বেঁধে দিয়েছে কমিশন। গতকাল সোমবার বিএসইসির ৫৫০তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়াও সভায় বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিএসইসি জানিয়েছে রূপান্তর বা অবসায়নের জন্য প্রথম মিউচুয়াল ফান্ডের সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে ২০১৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ২য় ফান্ডের জন্য ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি ৩য় ফান্ডের জন্য ২০১৬ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি ৪র্থ ফান্ডের জন্য ২০১৬ সালের ৩১ মার্চ ৫ম ফান্ডের জন্য ২০১৬ সালের ৩০ এপ্রিল ৬ষ্ঠ ফান্ডের জন্য ২০১৬ সালের ৩০ জুন ৭ম ফান্ডের জন্য ২০১৬ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর এবং ৮ম ফান্ডের জন্য ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে। আর এইমস পরিচালিত ফার্স্ট গ্যারান্টেড মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান এবং গ্রামীণ ওয়ান ফার্স্ট স্কিম অব দ্য গ্রামীণ মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ানকে ২০১৫ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে রূপান্তর বা অবসায়নের জন্য সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে। এছাড়া মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে বেমেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডে রূপান্তরের জন্য বিদ্যমান কনভারশন গাইডলাইন এ কিছু সংশোধন আনা হয়েছে। যা শিগগির নির্দেশনা আকারে প্রকাশ করা হবে। বিএসইসি আরো জানিয়েছে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও আবেদন অনিবার্যকারণবশত স্থগিত করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার থেকে আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে কোম্পানিটির অর্থ সংগ্রহের কথা ছিল। জানা গেছে আইপিও অনুমোদন দেয়ার পর মূলধন বাড়ানোর ইস্যুতে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের আইডিআরএ অনুমোদন না নেয়ার প্রেক্ষিতে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এদিকে পুঁজিবাজারে চলমান মন্দার কারণে মার্জিন ঋণ বিধিমালার কিছু শর্ত শিথিলের সময় বাড়ানো হয়েছে। আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১৯৯৯ সালের মার্জিন ঋণ বিধিমালার ৩৫ ধারার কার্যকারিতা স্থগিত করা হয়েছে। এতে ঋণাত্মক ইক্যুইটির হিসাবেও শেয়ার লেনদেনের সুযোগ থাকবে। আগের ঘোষণা অনুসারে আজ থেকে শর্ত শিথিলের মেয়াদ শেষ হওয়ায় অনেক মার্জিন একাউন্ট পুরোপুরি ব্লক হয়ে যেত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6120.csv b/Bangla_fin_news_articles/6120.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dbbd05bf82779bc79cf0b0d70cf4ce4ddc8e1c98 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6120.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6120,ডিএসইর সূচকে ঊর্ধ্বমূখী ধারা অব্যাহত,2015-06-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো সার্বিক মূল্য সূচকে ঊর্ধ্বমূখী ধারা অব্যাহত রয়েছে। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনও বেড়েছে। এদিন ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে ১৮ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৯ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৩ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৭৫২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪২৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬৬ কোটি ২৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৪টির কমেছে ৯৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৯১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে সাত কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৫২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫১টির কমেছে ৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আরো দুই কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন হয়েছে। কোম্পানি দুটি হচ্ছে ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেড এবং বাংলাদেশ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড। ন্যাশনাল ফিড মিল সমাপ্ত অর্থবছরে ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়ায় এন থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। আর বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি সমাপ্ত অর্থবছরে কোন লভ্যাংশ না দেওয়ায় বি ক্যাটাগরি থেকে জেড ক্যাটাগরিতে নামিয়ে দেয়া হয়েছে। সোমবার থেকে পরিবর্তনকৃত ক্যাটাগরির কার্যকর হবে। এদিকে নগদ লভ্যাংশকে বোনাস শেয়ারে পরিবর্তন করেছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি গোল্ডেনসন। সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের জরুরী সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ বছরের ৩০ এপ্রিল অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হওয়া বছরের জন্য সাড়ে ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়। কিন্তু এজিএমে সাধারণ শেয়ারহোল্ডাররা পরিচালনা পর্ষদ ঘোষিত নগদ লভ্যাংশকে বোনাস লভ্যাংশে পরিবর্তনের দাবি তুলে। এতে সাময়িকভাবে এজিএম মুলতবি করে পরিচালনা পর্ষদের জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের উপস্থিতিতে পরিচালনা পর্ষদ পূর্বে ঘোষিত সাড়ে ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশকে সাড়ে ১২ শতাংশ বোনাস শেয়ারে পরিবর্তন করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6121.csv b/Bangla_fin_news_articles/6121.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..45aab1bd2edcac93c36bfa888634e7ce4430405e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6121.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6121,মূসক অব্যাহতির সীমা ৩০ লাখ টাকা হচ্ছে,2015-06-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন ২০১২ সংশোধন করে মূল্য সংযোজন কর বা মূসক অব্যাহতির সীমা ২৪ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ লাখ টাকা করা হচ্ছে। সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এমন বিধান রেখে আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোশাররাফ হোসাইন ভুইঞা সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন মূসক অব্যাহতির সীমা বৃদ্ধি করে ৩০ লাখ টাকা করা হয়েছে। এছাড়া মৌলিক চাহিদার সঙ্গে সম্পর্কিত দুই ধরনের পণ্য মূসক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সরিষার তেল চিনি আখের গুড় এবং সারের মূসক অব্যাহতি করার কথা বলা হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন জীবন রক্ষাকারী ওষুধ যেমন ইনসুলিকন ও ইনসুলিক এর লবণ জন্মনিরোধোক ইনসুলিন ক্যান্সারনিরোধক ওষুধ কিডনি ডায়ালাইসিস সলিউশন ও ফাস্ট এইড বক্স এর সরবরাহ ও আমদানিতে মূসক অব্যাহতি দেওয়া হচ্ছে সংশোধিত আইনে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6122.csv b/Bangla_fin_news_articles/6122.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6614ba02fcc2f7477dfecd9623d96f27dc91e626 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6122.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6122,ঋণ ও আমানতের সুদের গড় ব্যবধান সামান্য কমেছে,2015-06-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংক খাতে ঋণ ও আমানতের সুদহারের ব্যবধান স্প্রেড সামান্য কমেছে। গত মার্চ শেষে তফসিলি ব্যাংকগুলোর গড় স্প্রেড পাঁচ শতাংশের নিচে নেমে চার দশমিক ৮৭ শতাংশীয় পয়েন্টে দাঁড়ায়। আর এপ্রিল শেষে তা আরো কমে চার দশমিক ৮৪ শতাংশে নেমে এসেছে। ব্যাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়মানুযায়ী ব্যাংকগুলোর গড় স্প্রেড ৫ শতাংশীয় পয়েন্টে রাখার কথা। দীর্ঘদিন ধরে এ নির্দেশনা মানার জন্য ব্যাংকগুলোকে তাগিদ দেয়া সত্ত্বেও কোন ভাবেই স্প্রেড পাঁচ শতাংশীয় পয়েন্টের নিচে নামছিল না। এদিকে সবগুলো ব্যাংক মিলে স্প্রেড নির্ধারিত মাত্রায় থাকলেও দেশে কার্যরত ৫৬টি ব্যাংকের মধ্যে ২২টি ব্যাংক এ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সে নির্দেশনা অমান্য করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে এপ্রিল শেষে আমানতের গড় সুদহার দাঁড়িয়েছে সাত দশমিক চার শতাংশ। যা আগের মাসে ছিল সাত দশমিক ছয় শতাংশ। আর আলোচ্য সময়ে ঋণের গড় সুদহার হয়েছে ১১ দশমিক ৮৮ শতাংশ। যা আগের মাসে ছিল ১১ দশমিক ৯৩ শতাংশ। প্রতিবেদন অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর সবগুলোতেই নির্ধারিত মাত্রার মধ্যেই রয়েছে স্প্রেড। তবে বেসরকারি ও বিদেশি মালিকানার আরও ২২টি ব্যাংকের ঋণআমানতের ব্যবধান ৫ শতাংশীয় পয়েন্টর উপরে রয়েছে। এপ্রিল শেষে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর ঋণে গড় সুদ হার ১২ দশমিক ৪৮ শতাংশ এবং আমানতের গড় সুদহার দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৩২ শতাংশে। আর বিদেশী ব্যাংকগুলোর আমানতের সুদহার তিন দশমিক ৩৯ হলেও ঋণের ক্ষেত্রে সুদহারের পরিমাণ ১০ দশমিক ৩৪ শতাংশ। প্রতিবেদনে দেখা যায় বরাবরের মতোই বিদেশি মালিকানার ব্যাংকগুলোর ঋণআমানতের ব্যবধান সবচেয়ে বেশি। বিদেশি মালিকানার হাবিব স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান এবং ব্যাংক আল ফালাহ বাদে অন্যগুলোর স্প্রেড নির্ধারিত হারের চেয়ে অনেক বেশি। অন্যদিকে বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্প্রেড রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংকের। এ ব্যাংকের ঋণআমানতের ব্যবধান ১০ দশমিক ০৩ শতাংশীয় পয়েন্ট। এর পরে ডাচবাংলা ব্যাংকের ৭ দশমিক ৬২ শতাংশ ওয়ান ব্যাংকের ব্যাংকে ৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ এবং উত্তরা ব্যাংকের ঋণআমানতের ব্যবধান রয়েছে ৬ দশমিক ০৮ শতাংশীয় পয়েন্ট। এছাড়া এবি দি সিটি আইএফআইসি পূবালী এনসিসি ঢাকা এক্সিম প্রিমিয়ার ব্যাংক এশিয়া ট্রাস্ট ফার্মার্স ব্যাংক এবং ইউনিয়ন ব্যাংকের স্প্রেড ৫ শতাংশীয় পয়েন্টের বেশি। এদিকে এসব ব্যাংকের গড় স্প্রেড দাঁড়িয়েছে পাঁচ দশমিক ১৬ শতাংশীয় পয়েন্টে। প্রসঙ্গত ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সেপ্রড কোনো অবস্থাতেই ৫ শতাংশের বেশি হতে পারবে না বলে নির্দেশ দিয়েছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6123.csv b/Bangla_fin_news_articles/6123.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fbae70cdf9a7cc65fbff727ffc976969188690b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6123.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6123,ছয় দিন পর ডিএসইর সূচক বেড়েছে,2015-06-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা ছয় কর্মদিবস পুঁজিবাজারে দরপতনের পর গতকাল রবিবার কিছুটা বেড়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন টানা দরপতনের ফলে অনেক কোম্পানির শেয়ার দাম নিম্ন পর্যায়ে চলে এসেছে। তাই কোম্পানিগুলোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। এদিকে গত কয়েকদিনের ধারাবাহিকতায় গতকালও লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস। দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল হাক্কানী পাল্প। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৬ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ২২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৬২ কোটি ৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৯টির কমেছে ১০৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১০১ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৮১০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৫ কোটি ৪ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৬ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৮টির কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে তথ্য ও প্রযুক্তি খাতের কোম্পানি ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কের ২০তম বার্ষিক সাধারণ সভার এজিএম ভেন্যু পরিবর্তন করা হয়েছে। আগামী ৫ জুলাই সকাল ১১টায় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিয়াম ফাউন্ডেশনে এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে কোম্পানিটি ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ আইডিইবি ভবনে এজিএম অনুষ্ঠিত করার ঘোষণা দিয়েছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6124.csv b/Bangla_fin_news_articles/6124.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05227cc2505f727c3b2210455c65253c1447b1bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6124.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6124,পোশাকের রপ্তানিতে উৎসে কর কমানোর দাবি বাণিজ্যমন্ত্রীর,2015-06-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তৈরি পোশাকের রপ্তানিতে উৎসে কর এক শতাংশ থেকে কমিয়ে সহনীয় হারে নির্ধারণের জন্য অর্থমন্ত্রীকে অনুরোধ জানান। রবিবার সংসদে তিনি বলেন ইউরোর দাম কমে যাওয়ায় পোশাক শিল্পের ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত। আগে যে ইউরোর দাম ছিল ১০৫ টাকার মতো এখন তা মাত্র ৮৭৮৮ টাকা। ৮১ শতাংশ বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয় এই খাত থেকে। সেজন্য এই খাতের প্রতি আমাদের আরও সহনশীল হওয়া উচিত। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন ওষুধ জাহাজ ফার্নিচার ও লেদারসহ কয়েকটি পণ্যে আমরা বেশি জোর দিচ্ছি। এসব পণ্য রপ্তানীতে কিছু সুবিধা দেয়া হলে রপ্তানী আয় ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। দেশীয় শিল্পের বিকাশে পণ্য আমদানিতে শুল্ক বাড়ানোর পরামর্শ দিয়ে মন্ত্রী বলেন মন্ডের ওপর ডিউটি কমিয়ে কাগজের ওপর ডিউটি বাড়িয়েছিলাম। সেজন্য এখন আমাদের কাগজ শিল্প স্বয়ংসম্পূর্ণ। পোল্ট্রি শিল্পকে ট্যাক্সহলিডের আওতায় আনা দরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6125.csv b/Bangla_fin_news_articles/6125.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..baddce713da5388a9b255c0eebf757d0c8aac5fb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6125.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6125,সন্ধানী লাইফের ২২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা,2015-06-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২২ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ হিসেবে ঘোষণা করেছে। রবিবার কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গত ৩১ ডিসেম্বরে সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে। কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম আগামি ১ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6126.csv b/Bangla_fin_news_articles/6126.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b9dcfc329d8a25a4ad9256cc48d79a4314291a83 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6126.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6126,ইনফরমেশন সার্ভিসেসের এজিএমের ভেন্যু পরিবর্তন,2015-06-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেতথ্য ও প্রযুক্তি খাতের কোম্পানি ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কের ২০তম বার্ষিক সাধারণ সভার এজিএম ভেন্যু পরিবর্তন করা হয়েছে। আগামী ৫ জুলাই বেলা ১১টায় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিয়াম ফাউন্ডেশনে এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে কোম্পানিটি ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ আইডিইবি ভবনে এজিএম করার ঘোষণা দিয়েছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6127.csv b/Bangla_fin_news_articles/6127.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ec5bebc5d3b5a16a9ef38ed1413ffa34723a053 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6127.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6127,একদিনও বাড়েনি সূচক লেনদেন কমেছে,2015-06-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে একদিনও পুঁজিবাজারেরর সূচক বাড়েনি। উপরন্তু লেনদেন কমে গেছে। গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৮৪২ কোটি টাকা। যা আগের সপ্তাহে ছিল ১ হাজার ৯৩৬ কোটি টাকা। অর্থাত্ গেল সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন প্রায় ৫ শতাংশ কমেছে। এদিকে ডিএসইতে সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ৬৪ পয়েন্ট। সপ্তাহ শেষে কমেছে ডিএসই৩০ এবং শরিয়াহ সূচকও। আর বাজার মূলধন আগের সপ্তাহের তুলনায় প্রায় ১ শতাংশ কমে ৩ লাখ ১৬ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। সপ্তাহের মোট লেনদেনে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল প্রকৌশল খাত। ডিএসইর লেনদেনের ২০ শতাংশ ছিল এ খাতের কোম্পানিগুলোর অবদান। এর পর পরই ছিল ওষুধ খাত। যা মোট লেনদেনের ১৬ শতাংশ। এরপর রয়েছে বিদ্যুত্ জ্বালানি ও বস্ত্র খাত। ওষুধ খাতের লেনদেন বাড়ার পেছনে বড় অবদান রেখেছে বেক্সিমকো ও স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। কারণ গত সপ্তাহে এ দুই কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ রফতানির অনুমোদনপত্র পেয়েছে মার্কিন খাদ্য ও ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছ থেকে। এছাড়া গত সপ্তাহে শেয়ার বাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে অলিম্পিক অ্যাক্সেসরিজের। লেনদেনের প্রথম দিনেই এ কোম্পানিটির শেয়ার দর প্রায় ৩৯১ শতাংশ বেড়েছে। এদিকে আগের সপ্তাহের মতো গত সপ্তাহেও শেয়ারদর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল কাগজ ও মুদ্রণ খাতের হাক্কানী পাল্প অ্যান্ড পেপার মিলস। নতুন প্রকল্প স্থাপনের সংবাদে গত ১১ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর ১৩৭ শতাংশ বেড়েছে। গেল সপ্তাহে এ কোম্পানিটির মোট ৩ কোটি ৫৩ লাখ ৪৩ হাজার টাকার শেয়ার হাতবদল হয়। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। এ ক্যাটাগরি অনুযায়ী লভ্যাংশ প্রদান করায় এ উন্নয়ন হয়েছে। ক্যাটাগরি উন্নয়নের ফলে কোম্পানিটির প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহও বেড়েছে। গত সপ্তাহে কোম্পানিটির মোট ৭৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়। এতে কয়েক মাস পর ফের কোম্পানিটি ডিএসইর লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6128.csv b/Bangla_fin_news_articles/6128.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..11f0b1e5c3641c2ace0744f801284dd9398b20c4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6128.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6128,দেশীয় শিল্প রক্ষার আহ্বান মোটরসাইকেল উৎপাদকদের,2015-06-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিকেডি মোটরসাইকেল আমদানীকারকদের সংগঠন বিমামা কর্তৃক আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উত্থাপিত বিষয় সমূহের বিরোধিতা করেছে মোটরসাইকেল ম্যানুফ্যাকচারার্স এবং এক্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ এমএমইএবি। সংগঠনটি বলছে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের মোটরসাইকেল শিল্প দেশের স্বার্থ ও প্রকৃত বিনিয়োগ সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর তথ্য পরিবেশন করা হয়েছে। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি করা হয়েছে। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে বাজেটে মোটরসাইকেলের সিকেডি সম্পূর্ণ বিযুক্ত আমদানীকারকদেরকে শিল্পায়নের ধারায় উত্সাহিত করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু তারা যে দাবি করেছে তা আন্তর্জাতিক নিয়মের পরিপন্থী। সংগঠনটি বলছে ২০১০ সালে সরকার স্থানীয় উত্পাদনকে উত্সাহিত করায় দেশে ইতিমধ্যেই ৫টি মোটরসাইকেল প্রস্তুতকারী কারখানা স্থানীয়ভাবে উত্পাদন শুরু করেছে এবং কয়েকটি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান একদিকে যেমন দেশে আমদানি বিকল্প পণ্যের বিকাশ ঘটাচ্ছে তদ্রূপ গ্রামীণ জনপদে কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ অবকাঠামোগত উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দেশীয় মোটর সাইকেল উত্পাদনকারীরা সাশ্রয়ী মূল্যে মোটরসাইকেল প্রস্তুত করে স্থানীয় বাজারের প্রায় ২৫ ভাগ চাহিদা পূরণ করছে এবং রফতানিও করছে। এমন অবস্থায় আমদানীকারকদের কারণে দেশীয় শিল্প যাতে ধ্বংস না হয় সেজন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6129.csv b/Bangla_fin_news_articles/6129.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fd014fdf396a46ed986f1e74a704a486e86ddf3e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6129.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6129,প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা,2015-06-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ১৫ শতাংশ নগদ এবং ১০ শতাংশ শেয়ার। শনিবার কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। কোম্পানিটি গত ৩১ ডিসেম্বরে সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। লভ্যাংশ অনুমোদনে বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম আগামী ৩১ আগস্ট অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ জুলাই। এ দিকে বিমা খাতের কোম্পানি পিপলস ইন্স্যুরেন্স সমাপ্ত হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ঘোষিত ১৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ বিতরণ করবে আজ রবিবার থেকে। চলবে ৬ জুলাই পর্যন্ত। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত লভ্যাংশ সংগ্রহ করা যাবে। কোম্পানির মতিঝিলস্থ প্রধান অফিস থেকে লভ্যাংশ সংগ্রহ করতে হবে। যারা লভ্যাংশ সংগ্রহ করতে ব্যর্থ হবে তাদেরকে নিজ ঠিকানায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠানো হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6130.csv b/Bangla_fin_news_articles/6130.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..addcbc332c8309020b17b71f0f0e09217df0658c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6130.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6130,গত সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচক বাড়েনি,2015-06-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে এক দিনও পুঁজিবাজারেরর সূচক বাড়েনি। উপরন্তু লেনদেন কমে গেছে। গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৮৪২ কোটি টাকার যা আগের সপ্তাহে ছিল ১ হাজার ৯৩৬ কোটি টাকা। অর্থাত্ গেল সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন প্রায় ৫ শতাংশ কমেছে। এ দিকে ডিএসইতে সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ৬৪ পয়েন্ট। সপ্তাহ শেষে কমেছে ডিএসই৩০ এবং শরিয়াহ সূচকও। আর বাজার মূলধন আগের সপ্তাহের তুলনায় প্রায় ১ শতাংশ কমে ৩ লাখ ১৬ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। সপ্তাহের মোট লেনদেনে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল প্রকৌশল খাত। ডিএসইর লেনদেনের ২০ শতাংশ ছিল এ খাতের কোম্পানিগুলোর অবদান। এর পরই ছিল ওষুধ খাত যা মোট লেনদেনের ১৬ শতাংশ। এরপর রয়েছে বিদ্যুত্ জ্বালানি ও বস্ত্র খাত। ওষুধ খাতের লেনদেন বাড়ার পেছনে বড় অবদান রেখেছে বেক্সিমকো ও স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। কারণ গত সপ্তাহে এ দুই কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ রফতানির অনুমোদনপত্র পেয়েছে মার্কিন খাদ্য ও ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছ থেকে। এ ছাড়া গত সপ্তাহে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে অলিম্পিক অ্যাক্সেসরিজের। লেনদেনের প্রথম দিনেই এ কোম্পানিটির শেয়ার দর প্রায় ৩৯১ শতাংশ বেড়েছে। এ দিকে আগের সপ্তাহের মতো গত সপ্তাহেও শেয়ারদর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল কাগজ ও মুদ্রণ খাতের হাক্কানি পাল্প অ্যান্ড পেপার মিলস। নতুন প্রকল্প স্থাপনের সংবাদে গত ১১ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর ১৩৭ শতাংশ বেড়েছে। গেল সপ্তাহে এ কোম্পানিটির মোট ৩ কোটি ৫৩ লাখ ৪৩ হাজার টাকার শেয়ার হাতবদল হয়। ডিএসই সূত্রে জানা গেছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। এ ক্যাটাগরি অনুযায়ী লভ্যাংশ প্রদান করায় এ উন্নয়ন হয়েছে। ক্যাটাগরি উন্নয়নের ফলে কোম্পানিটির প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহও বেড়েছে। গত সপ্তাহে কোম্পানিটির মোট ৭৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়। এতে কয়েক মাস পর ফের কোম্পানিটি ডিএসইর লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6131.csv b/Bangla_fin_news_articles/6131.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..db81920c6aad94e3b50f578025a63786f524509b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6131.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6131,‘অনিষ্পন্ন নিরীক্ষা আপত্তি বাজেটের দ্বিগুণেরও বেশি’,2015-06-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবুদল মুহিত সংসদকে বলেছেন দেশের ৫৫টি মন্ত্রনালয় ও বিভাগের অনিষ্পন্ন নিরীক্ষা আপত্তির সঙ্গে জড়িত টাকার পরিমাণ ৬ লাখ ১৫ হাজার ৬০৬ দশমিক ৩৬ কোটি টাকা। এই পরিমাণ টাকা ২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের দ্বিগুণেরও বেশি। প্রসঙ্গত ২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের পরিমাণ ২ লাখ ৯৫ হাজার ১০০ কোটি টাকা। শনিবার স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য হাজী মো. সেলিমের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। একই প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী আরো জানান মোট অনিষ্পন্ন নিরীক্ষা আপত্তির সংখ্যা ৮ লাখ ৫৩ হাজার ৩১৪টি। যথাসময়ে আপত্তির জবাব না দেওয়া জবাবের তথ্য ও প্রমাণ নির্ভরযোগ্য না হওয়া আপত্তির বিপরীতে মামলা চলমান থাকা ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের জনবল সংকটের কারণে আপত্তিগুলো যথাসময়ে নিষ্পন্ন হয়নি। দ্বিপক্ষীয় ও ত্রিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে এসব অনিষ্পন্ন আপত্তির টাকা আদায়ের প্রক্রিয়া চলমান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6132.csv b/Bangla_fin_news_articles/6132.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a58c8e1e570132314491fa33c73148f958ffed4f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6132.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6132,খেলাপি ঋণ ৫৫ হাজার কোটি টাকা,2015-06-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জানিয়েছেন দেশের ৫৬টি ব্যাংকে মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৫৪ হাজার ৬৫৭ কোটি দশমিক ৬৯ কোটি টাকা। শনিবার জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সাংসদ নুরুন্নবী চৌধুরীর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এই তথ্য জানান। অর্থমন্ত্রী জানান রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অগ্রণী জনতা রূপালী ও সোনালী ব্যাংকে মোট ২২ হাজার ৬৫৪ দশমিক শূণ্য চার কোটি টাকা খেলাপি ঋণ রয়েছে। ৩৯টি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ২২ হাজার ৭৪৭ দশমিক ৪২ কোটি টাকা। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি খেলাপি ঋণ ইসলামী ব্যাংকের। তাদের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ২ হাজার ৮০২ দশমিক ৬৩ কোটি টাকা যা তাদের মোট ঋণের ৫ দশমিক ৯৭ ভাগ। সবচেয়ে বেশি আনুপাতিক খেলাপি ঋণ আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের তাদের ঋণের খেলাপির পরিমাণ মোট ঋণের ৭৭ দশমিক ৪৯ ভাগ। রাষ্ট্রায়ত্ত বেসিক ব্যাংকের ৫৬ দশমিক ৬৭ ভাগ সোনালী ব্যাংকের ২৮ দশমিক ৬৬ ভাগ বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের ৩২ দশমিক ১৪ ভাগ ঋণ খেলাপি হয়ে গেছে। বিদেশি নয়টি ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১ হাজার ৮ শত ৩৯ দশমিক ১৬ কোটি টাকা। এছাড়া ৩টি বিশেষায়িত ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৭ হাজার ৪১৭ দশমিক শূন্য ৭ কোটি টাকা। এই তিনটি ব্যাংক হচ্ছে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6133.csv b/Bangla_fin_news_articles/6133.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cea411bada7b71bb8c9e23ebb245865cbfec5b14 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6133.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6133,‘দারিদ্র্য বিমোচনে ১ হাজার ৯১ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ হয়েছে’,2015-06-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন দারিদ্র্য বিমোচন খাতে গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত প্রায় ৩ লাখ ৪০ হাজার উপকারভোগীর মাঝে ১ হাজার ৯১ কোটি ৭৮ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। শরিবার সংসদে সরকারি দলের সদস্য দিলারা বেগমের এক প্রশ্নের জবাবে আরো বলেন এ খাতে বর্তমান অর্থবছরে বার্ষিক কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালা ও কর্মসূচির অধীনে তফসিলি ব্যাংকসমূহ কর্তৃক মোট ১ হাজার ১৯০ কোটি টাকা বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। তিনি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক প্রণীত বার্ষিক কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন নীতিমালা ও কর্মসূচির অধীনে তফসিলী ব্যাংকসমূহ আয় উৎসারী কর্মকান্ডে তথা দারিদ্র বিমোচনে এই ঋণ দিয়ে থাকে। স্বতন্ত্র সদস্য মো. রুস্তম আলী ফরাজীর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের ৬৪টি জেলায় ৪৮৫টি উপজেলার ৪ হাজার ৫০৩টি ইউনিয়নের ৪০ হাজার ৫২৭টি ওয়ার্ডে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের কার্যক্রম বাস্তবায়িত হচ্ছে। এ কার্যক্রমকে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের আওতায় আনা হবে। ৪৮৫টি উপজেলায় পরিচালিত প্রকল্পের দপ্তরকে পর্যায়ক্রমে ব্যাংকের শাখা হিসেবে রূপান্তর করার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। আগামী ২০১৬ সালের ৩০ জুন প্রকল্প মেয়াদ সমাপ্তিসাপেক্ষে পর্যায়ক্রমে ব্যাংকের ৪৮৫টি শাখা চালু করা সম্ভব হবে। তিনি বলেন প্রাথমিকভাবে প্রতি উপজেলায় একটি করে দেশব্যাপী ৪৮৫টি উপজেলায় একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প দপ্তরে মোট ৪৮৫টি পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের শাখা খোলা হবে। পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক থেকে শুধুমাত্র একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পভুক্ত সদস্য ও সমিতি এবং অনুরূপ আদর্শিক সমিতির সদস্যদের ব্যক্তি ও গ্রুপভিত্তিক লোন দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। সরকারি দলের সদস্য দিদারুল আলমের অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে এ পর্যন্ত ৩ লাখ ৬৩ হাজার ৮৬৭ শিক্ষিত বেকারদেরকে ২ হাজার ৫৪৮ কোটি ১২ লাখ টাকা ঋণ প্রদান করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6134.csv b/Bangla_fin_news_articles/6134.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e3d1d4267f738b8d2053926d36b6617b2c21bddd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6134.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6134,‘বর্তমানে পুঁজিবাজার স্থিতিশীল’,2015-06-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন পুঁজিবাজারে দীর্ঘমেয়াদে স্থিতিশীলতা অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে সরকার বিভিন্ন সংস্কারমূলক পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করেছে। বর্তমানে বাংলাদেশের পুঁজি বাজারে স্থিতিশীলতা বিরাজ করছে। শনিবার সংসদে সরকারি দলের সদস্য দিদারুল আলমের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন এবং বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ১০ বছরের মাস্টার প্লান প্রণয়ন যা পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়িত হচ্ছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন অলটারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট রুলস ২০১৫ প্রণয়ন। মুহিত বলেন স্টক এক্সচেঞ্জসমূহের ট্রেড পরবর্তী ক্লিয়ারিং ও সেটেলমেন্ট ফাংশনের জন্য একটি পৃথক ক্লিয়ারিং কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করা হলে বন্ড মার্কেট প্রসার যার ফলে বাজারের ঝুঁকি হ্রাস পাবে। পুঁজিবাজারে ডেরিভেটিভ প্রডাক্টস চালু করার জন্য ধারণাপত্র প্রস্তুত করা হচ্ছে। এক্সচেঞ্জ ট্রেড ফান্ড চালুকরণের মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন রিপোর্ট প্রণয়ন করা হচ্ছে। অর্থমন্ত্রী বলেন এডিবির অর্থায়নে ক্যাপিটাল মার্কেট ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামথ্রির পিপিটিএ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া চলমান। স্টক এক্সচেঞ্জে সিপারেট স্মল ক্যাপ ট্রেডিং বোর্ড গঠন। রাষ্ট্র মালিকানাধীন কোম্পানিসমূহের শেয়ার পুঁজিবাজারে ছাড়ার উদ্যোগ গ্রহণ। তিনি বলেন পুঁজিবাজারকে চাঙ্গা তথ্য বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে পুঁজিবাজারের জন্য ভলনেরেবিলিটি এ্যাসেসমেন্ট করণ রিস্কবেসড ক্যাপিটাল রিক্যুইরমেন্ট ব্যবস্থা চালু করা এবং বাজার মধ্যস্থতাকারীদের রিস্কবেসড সুপারভিসিন এ্যাপ্রোচএর আওতায় আনা। মন্ত্রী বলেন ন্যাশনাল পলিসি অন ফাইন্যান্সিয়াল লিটারেসি প্রণয়ন এবং স্কুলকলেজের পাঠ্যক্রমে ফাইন্যান্সিয়াল লিটারেসি কোর্স প্রবর্তনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলেন এ পরিকল্পনাসমূহ বাস্তবায়নের ফলে পুঁজিবাজার খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা দীর্ঘমেয়াদে স্থিতিশীলতা অব্যাহত অধিক হারে দেশীবিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্টসহ আন্তর্জাতিক মান আইওএসসিও মান বজায় রাখার মাধ্যমে দেশের পুঁজিবাজারে ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকবে বলে আশা করা যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6135.csv b/Bangla_fin_news_articles/6135.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4b0901e6674c832939842dc12770729237b261ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6135.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6135,‘শাহজালালে এক বছরে ৪৯০ কেজি সোনা উদ্ধার’,2015-06-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন ২০১৪২০১৫ অর্থবছরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর ৫২টি মামলার বিপরীতে ৩২৪ দশমিক ২৯৬ কেজি এবং কাস্টম হাউস ৪৭টি মামলার বিপরীতে ১৬৬ দশমিক ৫৭ কেজি সোনা জব্দ করেছে। অর্থমোাৎ মোট ৯৯টি মামলার বিপরীতে ৪৯০ দশমিক ৮৬৬ কেজি স্বর্ণ জব্দ করা হয়েছে। এছাড়াও ৫৪১টি বিভাগীয় মামলার মাধ্যমে মোট ২২৮ কেজি ৩৮ কেজি সোনা জব্দ করা হয়। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেন বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে পাচারকৃত অর্থ দেশে ফেরত আনার ব্যাপারে সচেষ্ট ও তৎপর রয়েছে। শনিবার সংসদে সরকারি দলের সদস্য মাহফুজুর রহমানের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান। মন্ত্রী বলেন পাচারকৃত সকল অর্থ দেশে ফেরত আনার লক্ষ্যে সরকারের সংশ্লিষ্ট সকল বিভাগ সমন্বিতভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন ২০১২ সালের ২০ নভেম্বর সুইফট এসডব্লিউআইএফটিএর মাধ্যমে সিঙ্গাপুর থেকে ২০ লাখ ৪১ হাজার ৫৩৪ দশমিক ৮৮ সিঙ্গাপুর ডলার ফেরত আনা হয়েছে। এ অর্থ পাচারকারীর নাম আরাফাত রহমান কোকো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6136.csv b/Bangla_fin_news_articles/6136.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..89d58d95dda170c8f166f3492ee4636ef29e2355 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6136.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6136,অর্থনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ করবে কানেক্টিভিটি,2015-06-27,রেজাউল করিম খোকন,বাংলাদেশের সঙ্গে সড়কপথে ছয় রুটে সরাসরি যুক্ত হচ্ছে ভারত নেপাল ও ভুটান। এসব দেশের মধ্যে যাত্রীবাহী ব্যক্তিগত ও পণ্যবাহী গাড়ি বাধাহীনভাবে চলাচল করবে। এ উদ্দেশ্যে গত ১৫ জুন ভুটানের রাজধানী থিম্পুতে বাংলাদেশ ভুটান ভারত ও নেপালের মধ্যে যাত্রী ব্যক্তিগত ও পণ্যবাহী যান চলাচলের নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে মোটরযান চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। ইতিমধ্যে চার দেশের গাড়ি চলাচলের রুটগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে। সম্পাদিত চুক্তি অনুযায়ী সদস্য দেশগুলোতে পারাপারের ক্ষেত্রে পণ্যবাহী গাড়িকে ট্রানজিটের জন্য নিরাপত্তা ছাড়পত্র নিতে হবে। এছাড়া অন্য দেশে ঢোকা বা বের হবার ক্ষেত্রে রিলিজ অর্ডার ইস্যু করা হবে। এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাত্রীদের প্রবেশে দ্বিপক্ষীয় না বহুপক্ষীয় ভিসা লাগবে তা আলাদা প্রটোকল স্বাক্ষরের মাধ্যমে চূড়ান্ত করা হবে। চারদেশে গাড়ি চলাচলসংক্রান্ত চুক্তির আওতায় মালদ্বীপ বা শ্রীলংকায় পণ্য আমদানি রপ্তানিতে সমুদ্রবন্দর ব্যবহারে সংশ্লিষ্ট দেশকে নির্ধারিত চার্জ পরিশোধ করে পণ্য খালাস বা বোঝাইয়ের অনুমতি নিতে হবে। নিয়মিত যাত্রী ও অনিয়মিত যাত্রীদের জন্য আলাদা ছাড়পত্র অনুমোদন করবে চুক্তিবদ্ধ দেশগুলো। চুক্তি অনুযায়ী চার দেশের মধ্যে যানবাহন চলাচলে রুট পারমিট নিতে হবে। এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাওয়ার সময় মাঝপথে কোনো যাত্রী বা মালামাল তোলা যাবে না। যে দেশের ওপর দিয়ে যানবাহন যাবে সেই দেশের কর্তৃপক্ষ ইচ্ছা করলে তল্লাশি করতে পারবে। কোনো দেশে যদি একটি নির্দিষ্ট পণ্য নিষিদ্ধ থাকে তাহলে সেই দেশের ওপর দিয়ে সংশ্লিষ্ট পণ্য পরিবহন করা যাবে না। চুক্তির আওতায় যান চলাচলের জন্য সংশ্লিষ্ট দেশের সরকার নির্ধারিত হারে ট্রানজিট ফি আদায় করবে। যে দেশের ওপর দিয়ে যান যাবে সে দেশই ফি নির্ধারণ করবে। ইতিমধ্যে কানেকটিভিটি চুক্তি হলেও শিগগিরই প্রটোকল স্বাক্ষর করে চুক্তিটি কার্যকর করা হবে। চুক্তি অনুযায়ী ইউরোপের আদলে এই চার দেশের মধ্যে ২০১৬ সালে মোটরযান চলাচল শুরু করা হবে। চার দেশের মধ্যে গাড়ি চলাচলের চুক্তি সইয়ের আগেই বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে নতুন দুই রুটে বাস সার্ভিস চালু হয়েছে। একটি হলো কলকাতা থেকে ঢাকা হয়ে ভারতের আগরতলা। অন্যটি ঢাকা থেকে ভারতের শিলং হয়ে গৌহাটি পর্যন্ত। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাম্প্রতিক ঢাকা সফরকালে এই দুই দেশের মধ্যে দুটি রুটে বাস চলাচলের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক বাস্তবায়নের পাশাপাশি উপআঞ্চলিক কানেক্টিভিটি বা সংযোগের বিভিন্ন চুক্তি বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নতুন মাত্রা যুক্ত হবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। দীর্ঘমেয়াদে এর সুফল পাওয়া যাবে আশা করা যায়। এ প্রক্রিয়া দ্রুত এগিয়ে নিতে হলে অবকাঠামো খাতে বড় অঙ্কের বিনিয়োগের প্রয়োজন হবে। বাংলাদেশের প্রস্তুতি এখন সেদিকেই। চুক্তি বাস্তবায়নে যথাসম্ভব দ্রুত একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করাও প্রয়োজন। বাংলাদেশভারতের ক্ষেত্রে শিগগিরই শুরু হবে চুক্তি ও সমঝোতা বাস্তবায়নের পালা। তবে এ প্রক্রিয়ার জন্য উভয় দেশের মধ্যে আরো আলোচনার দরকার রয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে এ সম্পর্কিত খুঁটিনাটি বিষয়গুলো আরো পরিষ্কার হবে। জানা গেছে বর্তমানে চার দেশ চুক্তিতে স্বাক্ষর করলেও ভবিষ্যতে এই চার দেশের সম্মতিতে অন্য দেশও এই কাঠামোর মধ্যে যুক্ত হতে পারবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরে বাংলাদেশভারতের মধ্যে কানেক্টিভিটি বাড়াতে বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে কোস্টাল শিপিং বা উপকূলীয় সহযোগিতা বাণিজ্য নবায়ন নৌ প্রোটোকল চুক্তি ঢাকা শিলং গৌহাটি বাস সার্ভিস ও ঢাকাকলকাতাআগরতলা বাস সার্ভিস ইত্যাদি। এছাড়া রেল সড়কসহ অবকাঠামো খাতের উন্নয়নে নতুন করে ২০০ কোটি ডলারের একটি ঋণ চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়েছে। এসব চুক্তি যদি যথাযথভাবে বাস্তবায়িত হয় তাহলে দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগ বাড়বে। সুদৃঢ় হবে দুদেশের মধ্যেকার সম্পর্ক। প্রসার ঘটবে ব্যবসা বাণিজ্যের। কম সময়ের মধ্যে দুদেশের মধ্যে পণ্য আদানপ্রদান সম্ভব হবে। এর ফলে দুই দেশের আমদানিরপ্তানি বাণিজ্যে চমত্কার গতির সঞ্চার হবে।কানেক্টিভিটি বাড়াতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্রুত চুক্তিসমূহ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে হবে। সড়ক পথে কানেক্টিভিটির পাশাপাশি ভারতের সঙ্গে নৌপথে যোগাযোগ বৃদ্ধির যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সম্ভাবনাকেও কাজে লাগাতে হবে। দুদেশের ট্রানজিট ফি ও অন্যান্য চার্জসমূহ নির্ধারণ করে এ বছর থেকে সীমিত আকারে নৌ যোগাযোগ ব্যবস্থা শুরু করা যেতে পারে। ইতিমধ্যে দুদেশের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত যৌথ কমিটি এনিয়ে সুপারিশ করবে বলে জানা গেছে। নৌপথে কানেক্টিভিটির প্রসার ঘটলে দুদেশের ব্যবসাবাণিজ্যে নতুন নতুন ক্ষেত্র আবিষ্কার হবে। একসঙ্গে যদি সড়কপথ রেলপথ এবং নৌপথের কানেক্টিভিটি চালু থাকে তাহলে বাংলাদেশ অনেক দিক দিয়ে লাভবান হবে। দ্বিপক্ষীয় ব্যবসাবাণিজ্যে যে ঘাটতি বিদ্যমান রয়েছে তা ঘুচে যেতে পারে কানেক্টিভিটি জোরদার করার মাধ্যমে। নৌপথে এতদঞ্চলের দেশগুলোর ব্যবসাবাণিজ্যের নতুন নতুন রুট চালু করা যেতে পারে। নৌপথ ব্যবহারের জন্য ভারত বাংলাদেশকে ট্রানজিট ফি প্রদান করবে। ওদিকে নেপাল এবং ভুটান বাংলাদেশ ও ভারত উভয়কেই ট্রানজিট ফি দেবে। বর্তমানে ভারত প্রতি বছর বাংলাদেশের নৌপথ ব্যবহারের জন্য ১০ কোটি টাকা ফি হিসেবে প্রদান করছে বাংলাদেশকে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ও ভারতের ৬টি করে মোট ১২টি নৌ ও সমুদ্রবন্দরকে উভয় দেশের পণ্যসামগ্রী বোঝাই এবং খালাসের কাজে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে প্রস্তাব রাখা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের নৌ ও সমুদ্রবন্দর মংলা খুলনা সিরাজগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ পানগাঁও এবং আশুগঞ্জ ওদিকে ভারতের কলকাতা হলদিয়া করিমগঞ্জ পান্ডু শিলঘাট এবং ফারাক্কা রয়েছে। নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায় নৌপথে ট্রানজিট সুবিধা চালু করতে গেলে বহমান নদীগুলোতে কমপক্ষে প্রায় ৫২ লাখ কিউবিক মিটার ড্রেজিং নিশ্চিত করতে হবে। এর মাধ্যমে সহজভাবে নদীপথে পণ্যবোঝাই নৌযানগুলো চলাচল করতে পারবে। ইতিমধ্যে নদীপথগুলোর গভীরতা বাড়াতে ড্রেজিং এর জন্য ২ হাজার কোটি টাকার তহবিল সৃষ্টির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নৌপথগুলোতে প্রায় ৩ হাজার পণ্যবাহী নৌযান চলাচল করে। এ বছরের শেষ নাগাদ আরো নতুন প্রায় ২০টি নৌযান চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বাস সার্ভিস চালুর মাধ্যমে উভয়ের মধ্যে যোগাযোগ বাড়লেও অধিক সুবিধা ভোগ করবে ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলের মানুষ। এতদিন তাদের দীর্ঘ ঘুরপথে কলকাতা বা ভারতের অন্যান্য পথে যেতে হতো। এখন তারা বাংলাদেশের ওপর দিয়ে সেসব জায়গায় যেতে পারবে। অন্যদিকে ঢাকাশিলংগৌহাটি বাস সার্ভিস চালু হওয়ায় উত্তরপূর্বাঞ্চল থেকে প্রচুর মানুষ বাংলাদেশে বেড়াতে আসবে। এতে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প লাভবান হবে। কোস্টাল শিপিং বা উপকূলীয় পরিবহন দুই দেশের জন্যই লাভজনক হবে। কারণ এই চুক্তি কার্যকর হলে উভয় দেশের আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের পরিবহন ব্যয় কমবে। কিন্তু চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারের যে সুবিধা দেয়া হচ্ছে তার বিনিময়ে বাংলাদেশ কী পরিমাণ মাশুল পাবে সেটি স্পষ্ট করা হয়নি চুক্তিতে। ভারত চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারের মাধ্যমে নৌ ও সড়ক দুটি পরিবহনই ব্যবহার করতে চাইবে তাছাড়া কোস্টাল শিপিং চুক্তিতে পণ্য পরিবহনের জন্য কী পরিমাণ মাশুল বা ফি নেয়া হবে সে বিষয়ে কোনো কিছু উল্লেখ নেই। কানেক্টিভিটি বাড়াতে ভারতের সঙ্গে সই হওয়া চুক্তিগুলোর শর্তে যে অস্পষ্টতা এখনও বিদ্যমান তা অবিলম্বে সুস্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন। সরকারের উচিত হবে শর্তগুলো পরিষ্কার করে চুক্তি বাস্তবায়নে দ্রুত উদ্যোগ নেয়া। কানেক্টিভিটি বাড়ালে ব্যবসাবাণিজ্যের খরচ আপনাআপনি কমে যাবে। ফলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়বে স্বাভাবিকভাবে। বর্তমানে ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের ৯০ ভাগই হয় স্থলপথে। উপকূলীয় বাণিজ্য চুক্তি বাস্তবায়ন হলে সমুদ্রপথে বাণিজ্য বৃদ্ধির ব্যাপক সুযোগ তৈরি হবে। ভারত কিংবা এ অঞ্চলের সঙ্গে কানেক্টিভিটি প্রশ্নে বাংলাদেশে অবকাঠামো খাতে বড় ধরনের বিনিয়োগ দরকার হবে। ভারত বাংলাদেশকে নতুন যে ঋণ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তা দিয়ে রাস্তাঘাটসহ অবকাঠামো খাতে ব্যাপক উন্নয়ন করা যাবে। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যেই কানেক্টিভিটি কার্যক্রম সীমাবদ্ধ না রেখে ভুটান ও নেপালের সঙ্গেও শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে হবে। কারণ ভুটান ও নেপালে বাংলাদেশের পণ্যসামগ্রীর বিশাল বাজার গড়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। কানেক্টিভিটিরমাধ্যমে এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো সম্ভব। এছাড়া মায়ানমারের সঙ্গেও কানেক্টিভিটি গড়ে তোলার মাধ্যমে দুদেশের বিদ্যমান বাণিজ্যিক লেনদেনের পরিমাণ অনেকগুণ বাড়ানো যেতে পারে। ভুটানের রাজধানী থিম্পুতে চার দেশের মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে মোটরযান চুক্তি স্বাক্ষরের পর আমরা এখন অনেকটাই আশাবাদী হতে পারি বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্প্রসারণের ব্যাপারে। এর আগে ভারতবাংলাদেশের মধ্যে সম্পাদিত নৌ ট্রানজিট ও বন্দর ব্যবহার সংক্রান্ত চুক্তিগুলোও বেশ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে আমাদের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে। এসব চুক্তি কার্যকর হলে এ অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6137.csv b/Bangla_fin_news_articles/6137.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e5348e4b742e634549741dc818c682a8d8e91190 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6137.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6137,উত্পাদক ও ভোক্তাদের স্বার্থ রক্ষায় কৃষক বাজার,2015-06-27,আবুল কাসেম ভূঁইয়া,ফরমালিন কিংবা বিষযুক্ত খাবারে যখন ক্রেতাদের নাভিশ্বাস চরমে তখনি বিষমুক্ত সবজি ক্রেতাদের নাগালে দিতে কাজ করছে কৃষক বাজার। সম্পূর্ণ বাণিজ্যিকভাবে না করে কিছুটা সেবার মানসিকতা নিয়েই কৃষক বাজারের উদ্যোক্তারা এটি শুরু করেন। এর যাত্রা শুরু হয় ২০০৭ সালে। প্রাথমিক অবস্থায় কৃষক বাজারের কার্যক্রম ছোট ছিল। বর্তমানে এর কার্যক্রম ব্যাপক হয়েছে। বর্তমানে বাজারে সব ধরনের ফলমূল তরিতরকারি মাছ মাংস দুধ ডিম বিভিন্ন কৃষিজাত পণ্যের মধ্যে বিষাক্ত পদার্থের মিশ্রণ দেয়া হচ্ছে। কৃষিজাত পণ্যের মধ্যে এমনভাবে বিষাক্ত পদার্থের মিশ্রণ দেয়া হচ্ছে যা কিনা ঠেকানো সম্ভব হচ্ছে না। কৃষক বাজার সাধারণ ভোক্তাদেরকে বিষমুক্ত এবং তরতাজা কৃষিজাত পণ্য দেয়ার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম এলাকায় শহরের মুরাদপুর এলাকায় সেলস্ সেন্টার চালু করা হয়েছে। ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম শহরের বেশ কয়েকটি স্থানে কৃষি বাজারের সেলস্ সেন্টার খোলা হয়েছে। কৃষক বাজার মূলত মুনাফা লাভের জন্য প্রতিষ্ঠা করা হয়নি। কৃষিজাত পণ্য উত্পাদনকারী এবং ভোক্তাদের স্বার্থ সংরক্ষণের জন্যই এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানালেন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলেন চট্টগ্রামের পার্বত্য অঞ্চলগুলোতে প্রতিবছর ব্যাপক পরিমাণে আম লিচু কাঁঠাল আনারসসহ বিভিন্ন ধরনের ফল উত্পন্ন হচ্ছে। কৃষক বাজারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন ফলের বাগানের মালিকদের কাছ থেকে এসব ফল সংগ্রহ করে সরাসরি ভোক্তাদের কাছে পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। এতে করে ভোক্তারা সম্পূর্ণ বিষমুক্ত ফল সূলভ মূল্যে পাচ্ছে। ফলের বাগানের মালিকরা ও তাদের উত্পাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য লাভ করছে। ফলমূল ছাড়াও মাছ মাংস দুধ ডিম শাকসবজি একইভাবে ভোক্তাদের কাছে পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। কৃষক বাজারের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন জানান বর্তমানে চট্টগ্রামের পাবর্ত্য অঞ্চলগুলোতে বেসরকারি উদ্যোগে অনেক ফলজ বনজ দুগ্ধ মত্স্য শাকসবজি এবং পোলট্টি খামার গড়ে উঠেছে। এসব খামারে যেসব পণ্যসামগ্রী উত্পাদিত হচ্ছে সেগুলো স্বাভাবিকভাবে বাজারজাত করতে পারছেন না। বাজারজাত করতে গিয়ে খামারের মালিকদের বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে পড়তে হচ্ছে। তিনি বলেন কৃষক বাজারের পক্ষ থেকে এসব খামারের মালিকদের যথাসম্ভব সহায়তা দিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু আমাদের সীমাবদ্ধতার কারণে আমরা আমাদের কার্যক্রমকে ব্যাপক পর্যায়ে নিতে পারছি না। চট্টগ্রাম শহরের স্থায়ী কোন জায়গা না থাকায় আমরা আমাদের সংগৃহীত বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী বাজারজাত করতে মারাত্মক সমস্যা হচ্ছে। সরকারের তরফ থেকে কোন জায়গা লীজের ব্যবস্থা হলে আমাদের সমস্যা অনেকখানি মিটে যাবে। চট্টগ্রাম শহরে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন হিমাগার নির্মাণ করতে হবে। পার্বত্য অঞ্চল থেকে পণ্যসামগ্রী পরিবহনের জন্য ফ্রিজার ভ্যানের ব্যবস্থা করা জরুরি। কৃষক বাজার উদ্যোগে চট্টগ্রামের পার্বত্য অঞ্চলে ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে। আগামীতে চট্টগ্রামের পার্বত্য অঞ্চলগুলো আর্থিক দিক থেকে সমৃদ্ধশালী স্থানে পরিণত হবে। কৃষক বাজার জাতীয় অর্থনীতির চাকাতে গতিশীল করতে সবসময় সচেষ্ট থাকবে। চট্টগ্রামের পার্বত্য অঞ্চলগুলোতে ব্যাপক চাষাবাদের লক্ষ্যে কৃষকদেরকে সরকারের পক্ষ থেকে উন্নত প্রশিক্ষণ অল্প সুদে ব্যাংক ঋণ সহযোগিতা প্রয়োজন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6138.csv b/Bangla_fin_news_articles/6138.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..49031b9a3e80c10fc8f2e7f9ba3c12156c1dd61e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6138.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6138,যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পোশাকের দর কমেছে ৪১ শতাংশ,2015-06-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে গত ১৪ বছরে বাংলাদেশি পোশাকের দর কমেছে প্রায় ৪১ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক পেন স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপকের গবেষণায় বিষয়টি উঠে এসেছে। গতকাল বিজিএমইএ ভবনে এ বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন মার্ক অ্যানার নামে ওই মার্কিন গবেষক। তিনি বলেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পোশাকের বড় ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের মধ্যে জোট করে দাম কমিয়ে দেয়। এর ফলে পোশাক উত্পাদনকারীরা কম দামে অর্ডার নিতে বাধ্য হয়। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে কটন ট্রাউজার জাতীয় পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশ প্রথম। দেশটিতে এই পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশের পরে চীন মেক্সিকো ভিয়েতনাম পাকিস্তান ও ইন্দোনেশিয়ার অবস্থান। মার্ক অ্যানার কেবল এ পোশাক পণ্যের দামের ওপর ভিত্তি করে গবেষণা কর্মটি পরিচালনা করেছেন। তিনি বলেন সাম্প্র্রতিক সময়ে বাংলাদেশের মতো অন্যান্য দেশে কারখানায় শ্রমিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গিয়ে কারখানা মালিককে বিনিয়োগ করতে হয়েছে। অথচ পোশাকের দাম বাড়েনি। গবেষণা প্রতিবেদনটি উপস্থাপনকালে বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলামসহ গার্মেন্টস রপ্তানিকারক ও অন্যান্য গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বক্তারা পোশাকের দর বাড়ানোর জন্য ক্রেতাদের সচেতন করার ওপর জোর দেন। তারা বলেন শ্রমিকের ন্যায্য মজুরির জন্য পোশাকের দাম বাড়ানো জরুরি। রানা প্লাজা বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের নিরাপত্তা মানের প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব করেনা। সুতরাং এ অজুহাতে পোশাকের দর কমানোর যুক্তি নেই। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা পরিষদের বিআইডিএস গবেষক ড. নাজনীন আহমেদ বলেন পোশাকের দর বাড়ানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরকার ভূমিকা নিতে পারে। সেই সঙ্গে ক্রেতাদের মধ্যে সচেতনতাও সৃষ্টি করতে পারে। শ্রমিক নেতা সিরাজুল ইসলাম রনি বলেন পোশাকের ন্যায্য দাম না পাওয়া গেলে শ্রমিকের ন্যায্য মজুরি পাওয়া সম্ভব হবে না। এ সময় বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন এ খাতের নানামুখী চ্যালেঞ্জ তুলে ধরেন। তিনি বলেন পোশাকের নৈতিক মূল্য এথিক্যাল প্রাইস এখন প্রকৃত ইস্যু। বায়াররা দাম কমিয়ে বলছে অর্ডার দাও নয়তো ব্যবসা ছেড়ে দাও। আলোচ্য সময়ে অন্তত আড়াই হাজার কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। সম্প্রতি বাজেটে পোশাক রপ্তানির উেস কর তিন গুণেরও বেশি বাড়ানোর প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন আমরা বিশ্বাস করি সরকার আমাদের সমস্যা বুঝতে সমর্থ হবে। তবে ১৪ বছরে দাম না বেড়ে ৪১ শতাংশ কমে যাওয়ার পরও রপ্তানিকারকরা কীভাবে টিকে আছেন এ বিষয় গবেষণা প্রতিবেদনে বা আলোচনায় আসেনি। ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডির অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। অনুষ্ঠানশেষে ইত্তেফাককে তিনি বলেন ৪১ শতাংশ দাম কমে যাওয়া মানেই যে রপ্তানিকারকদের ৪১ শতাংশ মুনাফা কমল তা নয়। এই সময়ে নিশ্চয়ই উত্পাদনশীলতা বেড়েছে। একই সময়ে হয়তো কাঁচামালের দামও কমতে পারে। নইলেতো বছরের পর বছর এভাবে লোকসান স্বীকার করে তারা ব্যবসায়ে থাকার কথা নয়। গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপনকালে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম রিয়াজ বিন মাহমুদ পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6139.csv b/Bangla_fin_news_articles/6139.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cc70830001a78a57a4bfc1c8a57d14778f591f17 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6139.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6139,‘২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে এক নম্বর আউট সোর্সিং দেশ’,2015-06-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক বলেছেন আগামী ২০১৮ সালের মধ্যে আইসিটি খাত থেকে এক বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বাজেট আলোচনায় সংসদে তিনি বলেন সরকারের দূরদর্শী চিন্তাভাবনার কারণে টেলিকমিউনিকেশন সেক্টরে উন্নয়নের মধ্য দিয়ে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্ দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে সক্ষম হয়েছি। এছাড়া ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বে এক নম্বর আউট সোর্সিং দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা হবে বলেও জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6140.csv b/Bangla_fin_news_articles/6140.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..336c6b75c8e31053fd34a2a80c907e808d6cef63 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6140.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6140,যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পোশাকের দর কমেছে ৪১ শতাংশ,2015-06-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত ১৪ বছরে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পোশাকের দর বাড়েনি। উল্টো কমেছে প্রায় ৪১ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক পেন স্টেট ইউনিভার্সিটির একজন অধ্যাপকের গবেষণায় বিষয়টি উঠে এসেছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিজিএমইএ ভবনে এ বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন মার্ক অ্যানার নামে ওই মার্কিন গবেষক। তিনি বলেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পোশাকের বড় ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের মধ্যে জোট করে দাম কমিয়ে দেয়। ফলে পোশাক উত্পাদনকারীরা কম দামে অর্ডার নিতে বাধ্য হয়। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে কটন ট্রাউজার জাতীয় পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশ প্রথম। দেশটিতে এই পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশের পরে চীন মেক্সিকো ভিয়েতনাম পাকিস্তান ও ইন্দোনেশিয়ার অবস্থান। মার্ক অ্যানার কেবল এ পোশাক পণ্যের দামের ওপর ভিত্তি করে গবেষণা কর্মটি পরিচালনা করেছেন। তিনি বলেন সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের মতো অন্যান্য দেশে কারখানায় শ্রমিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গিয়ে কারখানা মালিককে বিনিয়োগ করতে হয়েছে। অথচ পোশাকের দাম বাড়েনি। গবেষণা প্রতিবেদনটি উপস্থাপনকালে বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলামসহ গার্মেন্টস রপ্তানিকারক ও অন্যান্য গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বক্তারা পোশাকের দর বাড়ানোর জন্য ক্রেতাদের সচেতন করার ওপর জোর দেন। তারা বলেন শ্রমিকের ন্যায্য মজুরির জন্য পোশাকের দাম বাড়ানো জরুরি। রানা প্লাজা বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের নিরাপত্তা মানের প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব করে না। সুতরাং এ অজুহাতে পোশাকের দর কমানোর যুক্তি নেই। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা পরিষদের বিআইডিএস গবেষক ড. নাজনীন আহমেদ বলেন পোশাকের দর বাড়ানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরকার ভূমিকা নিতে পারে। সেই সঙ্গে ক্রেতাদের মধ্যে সচেতনতাও তৈরি করতে পারে। শ্রমিক নেতা সিরাজুল ইসলাম রনি বলেন পোশাকের ন্যায্য মজুরি না পাওয়া গেলে শ্রমিকের ন্যায্য মজুরি পাওয়া সম্ভব হবে না। এ সময় এফবিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি ও বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন এ খাতের নানামুখী চ্যালেঞ্জ তুলে ধরেন। তিনি বলেন পোশাকের নৈতিক মূল্য এখন প্রকৃত ইস্যু। বায়াররা দাম কমিয়ে বলছে অর্ডার দাও নয় তো ব্যবসা ছেড়ে দাও। আলোচ্য সময়ে অন্তত আড়াই হাজার কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। সম্প্র্রতি বাজেটে পোশাক রপ্তানির উেসকর তিন গুণেরও বেশি বাড়ানোর প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন আমরা বিশ্বাস করি সরকার আমাদের সমস্যা বুঝতে সমর্থ হবেন। তবে ১৪ বছরে দাম না বেড়ে উল্টো প্রায় অর্ধেক দাম কমে যাওয়ার পরও রপ্তানিকারকরা কী ভাবে টিকে আছেন এ বিষয়টি গবেষণা প্রতিবেদনে বা আলোচনায় আসেনি। ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডির অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। অনুষ্ঠান শেষে ইত্তেফাককে তিনি বলেন ৪১ শতাংশ দাম কমে যাওয়া মানেই যে রপ্তানিকারকদের ৪১ শতাংশ মুনাফা কমল তা নয়। এই সময়ে নিশ্চয়ই উত্পাদনশীলতা বেড়েছে। একই সময়ে হয়তো কাঁচামালের দামও কমতে পারে। নইলে তো বছর পর বছর এভাবে লোকসান স্বীকার করে তারা ব্যবসায়ে থাকার কথা নয়। গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপনকালে এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম রিয়াজ বিন মাহমুদ পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6141.csv b/Bangla_fin_news_articles/6141.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b5e3c2f553726c5d5488bba0354474a3e75c296d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6141.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6141,২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ,2015-06-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকে রক্ষিত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এবার ২৫ বিলিয়ন ছাড়িয়েছে। এর আগে গত এপ্রিলে রিজার্ভ ২৪ বিলিয়ন এবং ফেব্রুয়ারিতে ২৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। রফতানি ও রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি ছাড়াও বেসরকারি খাতে প্রচুর বিদেশি ঋণ আসায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান বলেন দেশের রিজার্ভের পরিমাণ এটাই সর্বোচ্চ। বৃহস্পতিবার দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ ২৫ দশমিক ০২ বিলিয়নে পৌঁছে। এর আগে ২৯ এপ্রিল রিজার্ভ ২৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল। অভ্যন্তরীণ খাদ্য উত্পাদন বাড়ার ফলে আমদানি চাহিদা তুলনামূলক কম থাকা এবং রফতানি ও রেমিট্যান্সে ভালো প্রবৃদ্ধিই এ বড় রিজার্ভের কারণ বলে তিনি মনে করেন। বর্তমানে যে রিজার্ভ রয়েছে তা দিয়ে সাত মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব বলেও জানান তিনি। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে বাংলাদেশের এ রিজার্ভ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। প্রথম অবস্থানে থাকা ভারতের বর্তমান ৩১৫ বিলিয়ন ডলারের রিজার্ভ রয়েছে। আর তৃতীয় অবস্থানে থাকা পাকিস্তানের বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলার। প্রাপ্ত তথ্য মতে চলতি অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে জুলাইমে রফতানি আয় হয়েছে দুই হাজার ৯৯৪ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা প্রায় ৩ শতাংশ বেশি। আর এসময়ে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স এসেছে এক হাজার ৩৮৮ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা ৭ দশমিক ২৬ শতাংশ বেশি। এ প্রবৃদ্ধি রিজার্ভে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। অন্যদিকে বেসরকারি খাতে প্রচুর বিদেশি ঋণ আসার ফলে সামগ্রিকভাবে রিজার্ভ বাড়ছে বলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6142.csv b/Bangla_fin_news_articles/6142.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..da81965e73958644893a0843f9bd5b48c8a16116 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6142.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6142,বছর শেষ না হতে রেমিট্যান্স ১৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল,2015-06-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছর ২০১৪১৫ শেষ হওয়ায় আগেই প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১৫ বিলিয়ন বা এক হাজার ৫০০ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে। চলতি মাসে এখনো এক সপ্তাহ বাকি থাকতেই রেমিট্যান্স দেড় হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র নিশ্চিত করেছে। এ সময়ে প্রবাসীরা আরো ৪০ কোটি ডলার পাঠাবেন বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের শেষ মাস জুনের প্রথম ১৯ দিনে প্রবাসীরা প্রায় ৯৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। অর্থবছরের আগের ১১ মাসে জুলাইমে ১৩ দশমিক ৮৮ বিলিয়ন বা এক হাজার ৩৮৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে যা ছিল গত অর্থবছরের ১১ মাসের চেয়ে ৭ দশমিক ২৬ শতাংশ বেশি। আগের বছরের একই সময়ে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল এক হাজার ২৯৮ কোটি ডলার। চলতি বছরের ১৯ মে পর্যন্ত সবমিলিয়ে প্রায় ১৫ বিলিয়ন এক হাজার ৪৮৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী প্রবাসীরা। অর্থবছর শেষে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ১৫ দশমিক ৪ বিলিয়ন এক হাজার ৫৪০ কোটি ডলারে গিয়ে পৌঁছভবে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন। অর্থবছর হিসাবে চলতি অর্থবছরের রেমিট্যান্সের পরিমাণই সবচেয়ে বেশি হবে। গত অর্থবছরে ২০১৩১৪ রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৮২২ কোটি ৮৩ লাখ ডলার। তারা আগের অর্থবছরে এক হাজার ৪৪৬ কোটি ১১ লাখ ডলার এবং ২০১১১২ অর্থবছরে এক হাজার ২৮৪ কোটি ৩৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছেরেমিট্যান্স বাড়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৪ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারে অবস্থান করছে যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। কিছু দিনের মধ্যে এ রিজার্ভ ২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ীগত মে মাসে ১৩২ কোটি ১৮ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। গত ২৯ এপ্রিল বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো রিজার্ভ ২৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6143.csv b/Bangla_fin_news_articles/6143.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e13677a3c16b2f1bd77954e669fb0edc905ea6f9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6143.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6143,অলিম্পিক এক্সেসরিজের দর বেড়েছে ৩৯১ শতাংশ,2015-06-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেলেনদেনের প্রথম দিন বৃহস্পতিবার অলিম্পিক এক্সেসরিজের দর বেড়েছে ৩৯১ শতাংশ। ১০ টাকা থেকে দিনশেষে দর বেড়ে ৪৯ টাকায় দাঁড়িয়েছে। কোম্পানিটি আইপিওতে ২ কোটি শেয়ার ছেড়েছে। প্রথম দিনে কোম্পানিটির ৮৭ লাখ ২১ হাজার ৭৩১টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। সে হিসাবে আইপিওতে বরাদ্দ দেয়া শেয়ারের সাড়ে ৪৩ শতাংশই প্রথম দিনে হাতবদল হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6144.csv b/Bangla_fin_news_articles/6144.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..52b8c88c4ea99caadcda4f08081b44647be7d2ca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6144.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6144,শাশা ডেনিমস রবিবার থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে,2015-06-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি শাশা ডেনিমস এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হচ্ছে। রবিবার থেকে এটি কার্যকর হবে। চলতি বছর কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে এন ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত হয়। তালিকাভুক্তির পর ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত বছরের জন্য কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ৩৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। এর মধ্যে ২০ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ। লভ্যাংশ বিতরণ সম্পন্ন হওয়ায় কোম্পানিটিকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6145.csv b/Bangla_fin_news_articles/6145.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..27be683cf3e72dc7b156f19f3dcaeff57f989559 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6145.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6145,বাণ্যিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কমিটির বৈঠক,2015-06-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কমিটির বৈঠকে রপ্তানী উন্নয়ন ব্যুরো বিল ২০১৫ পরীক্ষানিরীক্ষা পূর্বক প্রয়োজনীয় সংশোধনী সাপেক্ষে সংসদে পাশ করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। দশম জাতীয় সংসদের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কমিটির ১২তম বৈঠক বৃহস্পিতিবার কমিটি সভাপতি মো. তাজুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ পরামর্শ দেয়া হয়। কমিটি সদস্য ও বাণিজ্যমন্ত্রী তোয়ায়েল আহমেদ নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন এনামুল হক ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল আ.ক.ম বাহাউদ্দীন মোঃ ছানোয়ার হোসেন মোঃ মন্জুরুল ইসলাম লিটন এবং লায়লা আরজুমান বানু বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। বৈঠকে দ্য এক্সপোর্ট প্রমোশন ব্যুরো অর্ডিনেন্স ১৯৭৭ রহিত করে তা পুনঃপ্রণয়নের উদ্দেশ্যে সংসদে আনীত বিল রপ্তানী উন্নয়ন ব্যুরো বিল ২০১৫ পরীক্ষাপূর্বক সংসদে রিপোর্ট উপস্থাপনের নিমিত্ত আলোচনা করা হয়। বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6146.csv b/Bangla_fin_news_articles/6146.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..092364bcacf228c5e90c4ec365da5f1f2c462240 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6146.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6146,টানা ৬ দিন ডিএসইর সূচক কমেছে,2015-06-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা ছয় কর্মদিবস ধরে পুঁজিবাজারের সূচক কমেছে। কমেছে লেনদেনও। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ছয় দিনে সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ৭২ পয়েন্ট। লেনদেন নেমে এসেছে সাড়ে ৩০০ কোটি টাকারও নিচে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেনবিনিয়োগকারীদের মধ্যে তেমন কোনো আশার দিক নেই। তাই কোম্পানিভিত্তিক বিনিয়োগ করছেন। যেসব কোম্পানির শেয়ারদর তুলনামূলক কম সে কোম্পানির দিকে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়ছে। তথ্যে দেখা গেছেবৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২ কমে ৪ হাজার ৪৫৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২ কমে ১ হাজার ৭১৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৪৬ কোটি ৬২ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২৬ কোটি ১৮ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৩টির কমেছে ১৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৪ কমে ১৩ হাজার ৭০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৫ কোটি ৪ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৬ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৮টির কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6147.csv b/Bangla_fin_news_articles/6147.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d07565f6f6f95508ea100eb857ba8a03bfb20ec3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6147.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6147,দেশে সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ কমেছে,2015-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে বৈদেশিক বিনিয়োগ কমেছে। ২০১৩ সালে দেশে নিট বিনিয়োগ আসে ১৫৯ কোটি ৯১ লাখ ডলার। আর ২০১৪ সালে তা কমে দাঁড়ায় ১৫২ কোটি ৬৭ লাখ ডলার। আগের বছরের তুলনায় সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ এফডিআই কমেছে চার দশমিক ৭৪ শতাংশ। অন্য দিকে ২০১৪ সালে দেশে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মিলিয়ে মোট বৈদেশিক বিনিয়োগ আসে ২০৫ কোটি ৫৮ লাখ ডলার। জাতিসংঘের অঙ্গ সংস্থা ইউনাইটেড ন্যাশনস কনফারেন্স অন ট্রেড এন্ড ডেভেলপমেন্টের আঙ্কটাড বিশ্ব বিনিয়োগ প্রতিবেদন২০১৫তে এ সব তথ্য উঠে এসেছে। বুধবার রাজধানীর মতিঝিলে বাংলাদেশ বিনিয়োগ বোর্ডের অফিসে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এম ইসমাইল হোসেন। তবে বিশেষজ্ঞরা প্রতিবেদনটিকে ভ্রান্তিমূলক ও মারাত্মক দুর্বল বলে আখ্যা দেয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুত্ ও জ্বালানী বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিকইএলাহী চৌধুরী। বিনিয়োগ বোর্ডের নির্বাহী চেয়ারম্যান এস এ সামাদের সভাপতিত্বে সরকারী হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীর বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নাজনীন সুলতানা ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ফিকি সভাপতি রূপালী চৌধুরী বক্তব্য দেন। আঙ্কটাডের ওই রিপোর্টে বলা হয়২০১৪ সালে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ আসে ম্যানুফ্যাকচারিং খাতে। আর এ খাতে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৭২ কোটি ২৮ লাখ ৮০ হাজার ডলার। বৈদেশিক বিনিয়োগে পরের স্থানেই রয়েছে ট্রেড অ্যান্ড কমার্স খাত। এ খাতে বিনিয়োগ আসে ৩৬ কোটি ৬৭ লাখ ডলার। এর পরে ২৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার বিনিয়োগ এসেছে ট্রান্সপোর্ট স্টোরেজ অ্যান্ড কমিউনিকেশন খাতে। আরো বলা হয়একক খাত হিসেবে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ আসে বস্ত্র ও পোশাক খাতে। পরের স্থানেই রয়েছে ব্যাংকিং খাত এ খাতে বিনিয়োগ আসে ৩১ কোটি ১৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার। তবে ব্যাংকিং খাতে আগের বছরের তুলনায় বিনিয়োগ কমেছে। এসব বিনিয়োগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয়েছে বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর বাংলাদেশে উপার্জিত আয়কে পুনঃ বিনিয়োগ করার মাধ্যমে। এ পুনঃ বিনিয়োগের মাধ্যমে বিনিয়োগ হয়েছে ৯৮ কোটি ৮৭ লাখ ৯০ হাজার ডলার। এ ছাড়া ইক্যুইটি বা নিজস্ব মূলধন এসেছে ২৮ কোটি ৩ লাখ ১০ হাজার ডলারের। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক ই এলাহী চৌধুরী বলেন এ প্রতিবেদনের মাধ্যমে বিনিয়োগের পুরো চিত্র যথাযথভাবে ফুটে ওঠেনি। বাংলাদেশের এফডিআই গণনায় সব তথ্য এখানে সন্নিবেশিত হয়নি। এখানে যেসব সূচক ধরে এফডিআই হিসাব করা হয়েছে এর বাইরেও অনেক বিনিয়োগ রয়েছে। রিপোর্টটি ভ্রান্তিমূলক এর অনেক দুর্বলতা রয়েছে। মাত্র ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হারেও বাংলাদেশ বহু সূচকে উন্নয়ন করেছে যা ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হারেও সম্ভব নয়। শান্তি ও শৃঙ্খলা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশে বিনিয়োগ আরো বৃদ্ধি পাবে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সরকারি হিসাব সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির চেয়ারম্যান মহিউদ্দীন খান আলমগীর বলেন বিনিয়োগ বাড়ে বাজারের আয়তনের ওপর আমাদের অভ্যন্তরীণ বাজার বিস্তৃত হচ্ছে। বিদেশি বিনিয়োগের সাথে সাথে দেশীয় বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6148.csv b/Bangla_fin_news_articles/6148.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..761f5f8e449d7a05eb7e13087734b2b9a54c8887 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6148.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6148,জাল নোট রোধে সক্রিয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2015-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলমান রমজান ও আসন্ন ঈদে জাল নোট প্রতিরোধে নানা উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরই অংশ হিসেবে বিভিন্ন শপিংমলে জাল নোট শনাক্তকরণে ২০০টি মেশিন বসানো হবে। বৃহস্পতিবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এবার দেশের বিভিন্ন স্থানে বিলি করা হবে ব্যাংক নোটের আসল বৈশিষ্ট্যসংবলিত এক লাখ হ্যান্ডবিল। দেশের গুরুত্বপূর্ণ শপিংমলে জাল নোট শনাক্তকরণে এফবিসিসিআইকে ২০০ মেশিন সরবরাহ করা হবে। এ ছাড়া ঈদ পর্যন্ত নিয়মিত পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশনে জাল নোট বিষয়ে প্রচার চালানো হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6149.csv b/Bangla_fin_news_articles/6149.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2c20d6d8bb6805ffd1d13352cd46cf4dd8449497 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6149.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6149,১১ মাসের হিসাব কৃষি খাতে ঋণ বিতরণ কমেছে,2015-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ ১১ মাসে জুলাইমে কৃষিখাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ১৩ হাজার ৬৯৬ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৪২৫ কোটি টাকা বা তিন শতাংশ কম যা চলতি অর্থবছরের মোট লক্ষ্যমাত্রার ৮৮ দশমিক ০৮ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে এ খাতে বিতরণ করা হয়েছিল ১৪ হাজার ১২১ কোটি টাকা যা ওই বছরের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বিতরণের হার ছিল ৯৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। কৃষি খাতকে অগ্রাধিকারমূলক খাতও হওয়ায় এ খাত ঋণ বিতরণ বাড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বারবার নির্দেশনা দিলেও তা বাস্তবায়িত হচ্ছে না। আর কৃষিঋণ বাড়াতে এবং কৃষকদের সুবিধা দিতে প্রতিটি ব্যাংকে আলাদা কৃষিঋণ বিভাগ গঠনেরও নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক যা আগামী ২০ জুলাইয়ের মধ্যে কার্যকর করতে হবে। জানা গেছেকৃষি ঋণে তুলনামূলকভাবে সুদহার কম হওয়ায় ব্যাংকগুলো এ খাতে আগ্রহ কম। কৃষিঋণ বিতরণ বাড়াতে সম্প্রতি কৃষিখাতে ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণে বর্তমানে নির্ধারিত হারের তুলনায় দুই শতাংশ সুদ কমিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ১ জানুয়ারি থেকে কৃষকরা ১৩ শতাংশের পরিবর্তে সর্বোচ্চ ১১ শতাংশ সুদে কৃষিঋণ নিতে পারছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে সরকারি ব্যাংকগুলোর ঋণ বিতরণ কমার ফলে সামগ্রিক পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। রাষ্ট্রীয় মালিকানার সোনালী জনতা অগ্রণী রূপালী বেসিক বাংলাদেশ কৃষি ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক পুরো অর্থবছরের নয় হাজার ২৪০ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে এগার মাসে সাত হাজার ৯০১ কোটি টাকা বিতরণ করেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে আট হাজার ৯৫০ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে বিতরণ করেছিলো আট হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। আর বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর জন্য এবারে ছয় হাজার ৩১০ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এগার মাসে তাদের বিতরণ হয়েছে পাঁচ হাজার ৭৯৫ কোটি টাকা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে পাঁচ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে বিতরণ করেছিলো পাঁচ হাজার ৩৩৬ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6150.csv b/Bangla_fin_news_articles/6150.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e9f99ea2b60f4793ecde7756a10fcf3f28e98be8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6150.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6150,বাড়িভাড়া ব্যাংকে জমার বাধ্যবাধকতা বাতিলের দাবি,2015-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত অর্থবছরের বাজেটে কোনো বাড়ির মোট ভাড়া ২৫ হাজার টাকার বেশি হলে তা ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন করার বিধান করা হয়েছিল। ফলে করদাতারা হয়রানির শিকার হবেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ট্যাক্স পেয়ার্স সোসাইটি নামের একটি সংগঠন। বুধবার সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ বিধানকে কালাকানুন আখ্যা দিয়ে তা বাতিলের দাবি তোলা হয়। এ সময় বলা হয় ব্যাংকে বাড়িভাড়া জমার বাধ্যবাধকতা অযৌক্তিক। এর মাধ্যমে কেবল অসত্ রাজস্ব আদায়কারী কর্মকর্তারা লাভবান হবেন। সংগঠনের সভাপতি নূরুল আজহার শামীকের সভাপতিত্বে এ সময় লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন মহাসচিব হান্নান হোসেন। তিনি বলেন প্রস্তাবিত বাজেটে কর ফাঁকি বন্ধে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের শাস্তির কোনো ব্যবস্থা নেই। ট্যাক্স পেয়ার্স সোসাইটির পক্ষ থেকে ব্যক্তি শ্রেণির করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকা করা পূর্বের হারে অর্থাত্ সিটি কর্পোরেশন জেলা ও উপজেলায় ন্যূনতম কর তিন হাজার দুই হাজার এবং এক হাজার টাকা বহাল রাখা গৃহসম্পত্তির রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামত খরচ বাবদ ২৫ শতাংশ অনুমোদিত খরচ বহাল রাখা ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে বকেয়া মালামাল ক্রয়ের ওপর করারোপ না করা ডেভেলপার কর্তৃক জমির মালিককে অগ্রিম প্রদত্ত অর্থ প্রদানকালে সাইনিং মানি ১৫ শতাংশের পরিবর্তে ৫ শতাংশ কর প্রদানের বিধান যুক্ত করার দাবি জানান। এ সময় অন্যদের মধ্যে আবুল হাসিব খান জালাল উদ্দিন আহমেদ তুষার রায় ও রেজাউর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6151.csv b/Bangla_fin_news_articles/6151.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7c8dcf0dbd887641cd43538c783ee820f178c23a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6151.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6151,অতিদরিদ্রদের পৃথক বরাদ্দের দাবি উন্নয়ন অন্বেষণের,2015-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারি প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণের বাজেটপরবর্তী এক সভায় বক্তারা বলেছেন অতিদরিদ্র্যদের জন্য পৃথক অর্থ বরাদ্দ করা হলে দারিদ্র্য হ্রাস করা সম্ভব। এ ক্ষেত্রে অতি দারিদ্র্যকে টার্গেট করে এগোতে হবে। দারিদ্র্য বিমোচন করলে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব উল্লেখ করে সভায় বক্তারা বলেন ২০২১ সালের মধ্যে দেশকে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে গরীব মানুষকে দরিদ্রতার কবল থেকে বের করে আনতে হবে। বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে উন্নয়ন সমন্বয় আয়োজিত অতিদারিদ্র্য নিরসন জাতীয় বাজেটের ভূমিকা শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এ সব কথা বলেন। সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যায়ন বিভাগের প্রফেসর তৈয়েবুর রহমান। অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান মিজবাহ এমপি পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট টিপু সুলতান এমপি এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য নাজমুল হক প্রধান এমপি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকশিক্ষার্থীসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন। সভায় বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ বলেছেন দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের ভিত্তি হচ্ছে বাজেট। দারিদ্র্য নিরসনে জাতীয় বাজেটে যদি পর্যাপ্ত অর্থ সংস্থান রাখা না হয় তাহলে দেশের সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব নয়।তিনি সরকারকে সন্ত্রাসের মতো দুর্নীতি বিষয়েও জিরো টলারেন্স দেখানোর সুপারিশ করেন। সভায় বক্তারা বলেন স্থানীয় সরকারকে ক্ষমতায়িত করা এবং বাজেট বাস্তবায়ন ক্ষেত্রে বরাদ্দকৃত অর্থ কোনো খাতে ব্যবহূত হচ্ছে তার মনিটরিং ও জবাবদিহিতা থাকলে কোনো ধরনের দুর্নীতি হবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6152.csv b/Bangla_fin_news_articles/6152.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e3653a08088ec27eb3a1eb747cb567b7696f498b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6152.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6152,বিকল্প বিনিয়োগ বিধিমালা বিএসইসির অনুমোদন,2015-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে অতালিকাভুক্ত কোম্পানিতে বেশির ভাগ অর্থ বিনিয়োগের বিধান রেখে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট রুলস চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। বিধির জনমত জরিপ শেষে কিছু সংশোধনসাপেক্ষে বিএসইসির নিয়মিত সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়। চূড়ান্ত বিধিটি শিগগির কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশের কথা জানিয়েছে বিএসইসি। ব্যক্তিখাতের সম্ভাবনাময় বিভিন্ন কোম্পানিতে বিনিয়োগের উদ্দেশ্যেই বিকল্প এ সব তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এগুলোর নাম হবে অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড। ফান্ড গঠনের জন্য এক বা একাধিক উদ্যোক্তা থাকতে হবে। তহবিলের ন্যূনতম আকার হবে ১০ কোটি টাকা। এতে প্রাথমিকভাবে উদ্যোক্তার অংশ ফান্ডের মোট আকারের ১০ শতাংশের কম হতে পারবে না। এ ছাড়া রেজিস্ট্রেশনের আবেদন করার সময়ই এর অন্তত ২০ শতাংশ বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। উদ্যোক্তার বিনিয়োগ কমপক্ষে তিন বছরের জন্য লকইন বিনিয়োগ প্রত্যাহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে। ব্যক্তি বিনিয়োগকারীও এ ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্রে তাদের কমপক্ষে ৫ কোটি টাকার সম্পদ থাকতে হবে। প্রবাসী বাংলাদেশি বিদেশি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বা কোনো বিনিয়োগ ব্যবস্থাপক এ ধরনের ফান্ডে বিনিয়োগ করার সুযোগ পাবে। তবে কোনোক্রমেই কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ এককভাবে ৫০ লাখ টাকার কম হতে পারবে না। উদ্যোক্তারা শুধু প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বিনিয়োগ গ্রহণ করতে পারবেন। প্রকাশিত খসড়া অনুযায়ী দ্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট রুলস ২০১৫এর অধীনে অনুমোদিত তহবিল ব্যবস্থাপক দ্বারা এ ফান্ড পরিচালিত হবে। ফান্ডের ন্যূনতম ৭৫ শতাংশ অর্থ তালিকাভুক্ত নয় এমন সিকিউরিটিজে বিনিয়োগের বাধ্যবাধকতা রাখা হয়েছে। এ ছাড়া শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন সিকিউরিটিজ ও অন্য তহবিল ব্যবস্থাপক দ্বারা পরিচালিত অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডে তহবিলের অবশিষ্ট ২৫ শতাংশ অর্থ বিনিয়োগ করা যাবে। তহবিলগুলোর মূল উদ্দেশ্য হবে দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রাইভেট কোম্পানির ব্যবসা সম্প্রসারণে ভূমিকা রাখা। এ ফান্ড শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হতে পারবে না। মেয়াদ সর্বনিম্ন পাঁচ থেকে সর্বোচ্চ ১৫ বছরের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। তবে সংশ্লিষ্টরা চাইলে তা আরো দুই বছরের জন্য বাড়ানো যাবে। আর এ ফান্ড থেকে যে অতালিকাভুক্ত কোম্পানিতে মূলধনী বিনিয়োগ করা হবে সে কোম্পানি বিনিয়োগ গ্রহণের পরবর্তী দুই বছরের মধ্যে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির আবেদন করতে পারবে না। এ ছাড়া ফান্ডের আয় শুধু নগদ লভ্যাংশ আকারে ইউনিটধারীদের মধ্যে বিতরণ করা যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6153.csv b/Bangla_fin_news_articles/6153.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..52e3db81aad205cf7a0f5db7796653294b525c7e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6153.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6153,পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন কমেছে,2015-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন কমেছে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট। একই সঙ্গে লেনদেন নেমে এসেছে চার শ কোটি টাকার নিচে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই সূচক ও লেনদেনের গতি একই রকম। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে ডিএসইর সূচক সাড়ে চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে আসায় বিনিয়োগকারীরা বাজার পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করছেন। তাই বাজারে লেনদেনও কমে এসেছে। এ দিকে যুক্তরাষ্ট্রের এফডিএ সার্টিফিকেট পাওয়ার খবরে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস ও স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের লেনদেন বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩২ কমে ৪ হাজার ৪৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৬ কমে ১ হাজার ৭১৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৭২ কোটি ৮০ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৩টির কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৩ কমে ১৩ হাজার ৭৪৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ৯০ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৩টির কমেছে ১৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6154.csv b/Bangla_fin_news_articles/6154.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..31cb72f9f7596332696c29607609c6e3b32b27d8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6154.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6154,মোজাফফর স্পিনিং প্রিন্টিং প্রজেক্ট কিনছে,2015-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেবস্ত্র খাতের কোম্পানি মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলসের পরিচালনা পর্ষদ প্রিন্টিং প্রজেক্ট কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটি কিনতে কোম্পানির ৯ কোটি ৯ লাখ টাকা ব্যয় হবে। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলসের টার্নওভার বাড়বে ২০ কোটি টাকা। আর কোম্পানির নিট মুনাফা ৮ কোটি টাকা বাড়তে পারে। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে কোম্পানিটি ২৫ শতাংশের বেশি মুনাফা করতে পারবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6155.csv b/Bangla_fin_news_articles/6155.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e63c009ba1d2c036fd810c0313a0b2e67552f2c6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6155.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6155,পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন কমেছে,2015-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন কমেছে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট। একই সঙ্গে লেনদেন নেমে এসেছে চার শ কোটি টাকার নিচে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই সূচক ও লেনদেনের গতি একই রকম। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে ডিএসইর সূচক সাড়ে চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে আসায় বিনিয়োগকারীরা বাজার পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করছেন। তাই বাজারে লেনদেনও কমে এসেছে। এ দিকে যুক্তরাষ্ট্রের এফডিএ সার্টিফিকেট পাওয়ার খবরে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস ও স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের লেনদেন বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩২ কমে ৪ হাজার ৪৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৬ কমে ১ হাজার ৭১৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৭২ কোটি ৮০ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৩টির কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৩ কমে ১৩ হাজার ৭৪৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ৯০ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৩টির কমেছে ১৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6156.csv b/Bangla_fin_news_articles/6156.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..617cdae83f4e3ac9bd409068007ae096f8212ee9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6156.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6156,সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেনি সুদ কমানোর পরও,2015-06-24,রিয়াদ হোসেন,সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমালেও বিক্রির লাগাম টানা যাচ্ছে না। সর্বশেষ গত মে মাসেও প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে গত জুলাই থেকে মে পর্যন্ত ১১ মাসে সঞ্চয়পত্র নিট বিক্রি হয়েছে সাড়ে ২৬ হাজার কোটি টাকা। অথচ ২০১৩১৪ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ১১ হাজার ৭০৭ কোটি টাকা। বিক্রির এ পরিমাণ সরকারের বর্ধিত লক্ষ্যমাত্রাকেও ছাড়িয়ে গেছে। চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের শুরুতে সরকার সঞ্চয়পত্র বিক্রির মাধ্যমে ৯ হাজার ৫৬ কোটি টাকা সংগ্রহ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছিল। ক্রমাগত বিক্রি বাড়তে থাকায় এ লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ২১ হাজার কোটি টাকা করা হয়। ব্যাংকের তুলনায় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে সুদের হার কিছুটা বেশি হওয়ায় সঞ্চয়পত্র বিক্রি অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। এ নিয়ে ব্যাংকগুলোর তরফ থেকে চাপ এবং নানামুখী আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে গত মে মাসের শুরুতে অর্থমন্ত্রী সঞ্চয়পত্রের সুদের হার গড়ে ২ শতাংশ হারে কমানোর ঘোষণা দেন। কিন্তু এরপরও এ খাতে বিক্রি ঠেকানো যায় নি। এ পরিস্থিতিতে সরকারের নীতি নির্ধারকদের কেউ কেউ এ খাতের সুদের হার আরেক দফা কমানোর দাবি তুলছেন। যদিও সমপ্রতি কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী সংসদে বাজেট আলোচনায় সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানোর সমালোচনা করেছেন। সরকার ব্যাংক সঞ্চয় ব্যুরো ও ডাকঘরের মাধ্যমে সঞ্চয়পত্র বিক্রি করে থকে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত জুলাই থেকে মে পর্যন্ত ১১ মাসে এ খাতে মোট বিক্রি হয়েছে প্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকা। এই সময়ে অতীতে বিনিয়োগকৃত মূল অর্থ পরিশোধ করা হয়েছে প্রায় সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা। মূল অর্থ বাদ দেয়ার পর নিট বিক্রি প্রায় সাড়ে ২৬ হাজার কোটি টাকা। আলোচ্য সময়ে ৮ হাজার ৮৬০ কোটি টাকা সুদ পরিশোধ করতে হয়েছে। সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানো নিয়ে অর্থনীতিবিদদের মধ্যেও দ্বিমত রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ মনে করেন অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবী বা কম আয়ের লোকজনই সঞ্চয়পত্র কিনে থাকেন। সে জন্য এ খাতে সরকারের ব্যয় কিছু বাড়লেও তা এ শ্রেণির মানুষের উপকারে আসছে। এটি ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ থেকে তাদের বিরত রাখার পাশাপাশি মূল্যস্ফীতিও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। সঞ্চয়পত্র বিক্রির মাধ্যমে সরকার অভ্যন্তরীণ ঋণ নেয়। বৈদেশিক ঋণের তুলনায় এ ঋণের সুদের হার অনেক বেশি। সরকারের নীতি নির্ধারকরা মনে করছেন সঞ্চয়পত্র বেশি বিক্রি হওয়ার অর্থ হলো সরকার দায় বৃদ্ধি পাওয়া সেইসঙ্গে সুদের অর্থ বাবদ বেশি অর্থ খরচ হওয়া। অন্যদিকে এ খাতের সুদের হার বেশি হওয়ার অজুহাত তুলে ব্যাংকগুলোও ঋণের সুদের হার কমাতে চাইছে না। তারা বলছে সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমলে তারাও কম সুদে আমানত নিয়ে কম সুদে ঋণ দিতে পারবে। এতদিন ৫ বছর মেয়াদি পারিবারিক ও পেনশন সঞ্চয়পত্র কিনলে ১৩ দশমিক ৪৫ ও ১৩ দশমিক ২৬ শতাংশ হারে সুদ দেয়া হতো। কিন্তু সুদের হার কমানোর পর বর্তমানে ৫ বছর মেয়াদি পারিবারিক সঞ্চয়পত্রে সুদের হার ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ ৫ বছর মেয়াদি পেনশনার সঞ্চয়পত্রে সুদের হার ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ হয়েছে। ৩ বছর মেয়াদি ৩ মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্রের ক্ষেত্রে ১২ দশমিক ৫৯ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১১ দশমিক ৪ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যদিকে ৩ বছর মেয়াদি ডাকঘর সঞ্চয়পত্রের ক্ষেত্রে ১৩ দশমিক ২৪ শতাংশ থেকে ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ এবং ৫ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে ১৩ দশমিক ১৯ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ডের ক্ষেত্রে সামাজিক নিরাপত্তা প্রিমিয়াম সমন্বয় করে মুনাফার হার ১২ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। একইসঙ্গে সঞ্চয়পত্রের ক্ষেত্রে উেস আয়কর কর্তনের বিধানও বহাল রাখা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6157.csv b/Bangla_fin_news_articles/6157.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..859f15947aa43f998eee6fd3651037da3319ef98 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6157.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6157,মুসার সম্পদ বিবরণী যাচাইয়ে কর্মকর্তা নিয়োগ,2015-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আলোচিত অস্ত্র ব্যবসায়ী ও ড্যাটকো গ্রুপের চেয়ারম্যান ড. মুসা বিন শমসেরের প্রিন্স মুসা দাখিল করা সম্পদের তথ্য বিবরণী যাচাইয়ে কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক। সম্প্রতি কমিশনরে বৈঠকে দুদকের সিনিয়র উপপরিচালক মীর মো. জয়নুল আবেদীন শিবলীকে তার সম্পদ বিবরনী যাচাইয়ের এ দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। দুদক সূত্র জানায় দুদকের নোটিসের পরিপ্রেক্ষিতে চলতি বছরের ৭ জুন যাবতীয় সম্পদের হিসাব কমিশনে দাখিল করেন মুসা বিন শমসের। সম্পদ বিবরণীতে প্রিন্স মুসা সুইচ ব্যাংকে থাকা ১২ বিলিয়ন ডলারের তথ্য দিয়েছেন যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা প্রতি ডলার ৭৮ টাকা হিসেবে। এ ছাড়া মালয়েশিয়ার একটি ব্যাংকে কয়ে শ রিংগিতের হিসাবও দিয়েছেন তিনি। স্থাবর সম্পদের মধ্যে রাজধানীর গুলশানের ৮৪ নম্বর রোডে দ্য প্যালেস নামের ১৫ নম্বর বাড়ি করেছেন তিনি যা তার স্ত্রীর নামে দেয়া। আর ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা উপজেলার কাজিকান্দায় পৈত্রিক সম্পত্তি ভিটাবাড়ি রয়েছে তার। এ ছাড়া গাজীপুর ও সাভারে বিভিন্ন দাগে প্রায় ১২ শ বিঘা সম্পত্তির হিসাব দুদককে দিয়েছেন মুসা। তবে এ সম্পত্তি বর্তমানে তার দখলে নেই। তার বিবরণীর এই সম্পদের পরিমান দ্রুত যাচাইবাছাইয়ের জন্য কমিশন কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6158.csv b/Bangla_fin_news_articles/6158.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..251578266c29b774a07af18bae0d531f3474a43f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6158.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6158,সিএসআর ব্যয় হিসেবে বিবেচিত হবে বাংলাদেশ ব্যাংক,2015-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে শুদ্ধাচার ও দুর্নীতি প্রতিরোধ কার্যক্রমের প্রচারণা কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা সিএসআর ব্যয় হিসাবে বিবেচিত হবে। একই সঙ্গে কোনো প্রতিষ্ঠান সচেতনতামূলক এ ধরনের কাজের প্রচারণায় আর্থিক সহায়তা দিলেও তা এ খাতে ব্যয় হয়েছে বলে ধরতে হবে। মঙ্গলবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে দেশে কার্যরত সর ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের পাঠানো হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রিন ব্যাংকিং অ্যান্ড সিএসআর বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ ব্যয় কী ভাবে হিসাব হবে সে বিষয়েও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়া হয়েছে। গত ১০ জুনের প্রজ্ঞাপনপত্রের মাধ্যমে জারিকৃত ফরম্যাটের অন্যান্য খাতে এ ব্যয়কে প্রদর্শনের জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বলা হয়েছে। এ দিকে আরেকটি প্রজ্ঞাপনপত্রে বলা হয়েছেরাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃত তৃতীয় লিঙ্গের হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনযাপনের মানোন্নয়নের ব্যয়ও সিএসআর কার্যক্রমের নির্দিষ্ট তালিকায় অর্ন্্তভুক্ত হবে। প্রসঙ্গত ২০০৮ সালে নীতিমালা করে সিএসআরকে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোতে নিয়ে আসে বাংলাদেশ ব্যাংক। নীতিমালা অনুযায়ীএকটি ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে তার সিএসএর কার্যক্রমের জন্য বরাদ্দ করা অর্থের ৩০ শতাংশ শিক্ষাখাতে এবং ২০ শতাংশ স্বাস্থ্য ও চিকিত্সা খাতে ব্যয় করতে হবে। বাকি অর্থ তাত্ক্ষণিক দুর্যোগ মোকাবিলা পরিবেশবান্ধব টেকসই জীবনশৈলী গ্রহণ শিল্পসাহিত্যসংস্কৃতির বিকাশ খেলাধুলা ও সুবিধাবঞ্চিতদের বিনোদন অগ্নি নির্বাপনী সংস্থার মতো জীবন রক্ষাকারী সংস্থার প্রযুক্তির উন্নয়নসহ নির্দিষ্ট কিছু খাতে ব্যয় করা যাবে। এ সবের সঙ্গে এখন যুক্ত হলো শুদ্ধাচার ও দুর্নীতি প্রতিরোধ কার্যক্রমে প্রচারের ব্যয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6159.csv b/Bangla_fin_news_articles/6159.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7fbdf6e11ba7149ad223cae4e74afad25296bddc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6159.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6159,মের হিসাব অভিযোগ নিষ্পত্তির হার ৯৯৪২ শতাংশ,2015-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের মে মাসে বিভিন্ন ব্যাংকের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটি অ্যান্ড কাস্টমার সার্ভিসেস ডিপার্টমেন্টে এফআইসিএসডি ৩৪৬টি অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী গ্রাহকরা। এ সব অভিযোগের মধ্যে নিষ্পত্তি করা হয়েছে ৩৪৪টির। অর্থাত্ অভিযোগের তুলনায় নিষ্পত্তির হার ৯৯ দশমিক ৪২ শতাংশ। এপ্রিল মাসে ২৫০টি অভিযোগের মধ্যে নিষ্পত্তি হয়েছিল ২৩৬টি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ পরিসংখ্যানে এ তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদনে দেখা গেছেমে মাসে সাধারণ ব্যাংকিং সংক্রান্ত অভিযোগ ছিল ১৩৯টি। ঋণ ও অগ্রিম সংক্রান্ত ৬৫টি। আমদানি বিল পরিশোধ সংক্রান্ত ৫৫টি। এ টি এম কার্ড সংক্রান্ত ২৫টি। ব্যাংক গ্যারান্টি সংক্রান্ত ১৮টি। মোবাইল ব্যাংকিং সংক্রান্ত ৭টি। রেমিট্যান্স সংক্রান্ত ৫টি ও অন্যান্য বিষয়ে ৩২টি। এ সব অভিযোগের মধ্যে ইমেইল ফ্যাক্স ও ডাকযোগে এসেছে ১৯৯টি। কল সেন্টার টেলিফোনে ১৪৮টি। সবচেয়ে বেশি অভিযোগ ছিল রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের বিরুদ্ধে। এরপরের অবস্থানে ছিল বেসরকারি খাতের ব্র্যাক ও ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের বিরুদ্ধে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6160.csv b/Bangla_fin_news_articles/6160.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2a0a25d841afda37ee9b4197d90a6ab7908c1b35 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6160.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6160,বিডি থাই অ্যালুমিনিয়ামের ১১ রাইট,2015-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেপ্রকৌশল খাতের কোম্পানি বিডি থাই অ্যালুমিনিয়ামের শেয়ারহোল্ডাররা ফেসভ্যালুতে রাইট শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে। কোম্পানিটি ১৫ টাকা প্রিমিয়ামের পরিবর্তে ১০ টাকা ফেসভ্যালুতে শেয়ার ইস্যু করবে। সম্প্রতি কোম্পানির বিশেষ সাধারণ সভায় ইজিএম শেয়ারহোল্ডারারা এ অনুমোদন দিয়েছে। বিডি থাই ১১ হারে অর্থাত্ ১টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে ১টি রাইট শেয়ার ইস্যু করবে। তবে কোম্পানিটি বিএসইসির অনুমোদন পেলেই রাইট ইস্যু করতে পারবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6161.csv b/Bangla_fin_news_articles/6161.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a6a763229d1797cd3b2fbb748fa5db5b44a061da --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6161.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6161,অলিম্পিক এক্সেসরিজের লেনদেন শুরু বৃহস্পতিবার,2015-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেবৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে অলিম্পিক এক্সেসরিজ লিমিটেডের লেনদেন। প্রকৌশল খাতের এ কোম্পানিটির ২ কোটি শেয়ার ছেড়ে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। ২০১৪ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী অলিম্পিক এক্সেসরিজের শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৩ পয়সা। নেট অ্যাসেট ভ্যালু এনএভি দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৩৪ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6162.csv b/Bangla_fin_news_articles/6162.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20cf324222f43083de0ad5de5db4e1a6d19a05b8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6162.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6162,লার্ফাজ সুরমা সমিন্টে ‘এ’ ক্যাটাগরতিে,2015-06-23,ইত্তফোক রপর্িোট,লার্ফাজ সুরমা সমিন্টেরে ক্যাটাগরি পরর্বিতন হয়ে এ ক্যাটাগরতিে উন্নীত হওয়ায় মঙ্গলবার কোম্পানটিরি দাম বড়েছে।ে লনেদনেওে এ কোম্পানরি আগ্রহ ছলি বশে।ি ডএিসইর মোট লনেদনেরে প্রায় ৯ শতাংশই হয়ছেে লার্ফাজ সুরমা সমিন্টে ঘরি।ে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6163.csv b/Bangla_fin_news_articles/6163.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..525206e16fc9563cd64ca95d3f9f02ca0a9d411e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6163.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6163,ডিএসইর সূচক সাড়ে চার হাজারের নিচে,2015-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে মঙ্গলবার সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। উভয় বাজারেই এ প্রবণতা দেখা গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে চার শ কোটি টাকার ওপরে। তবে সার্বিক মূল্যসূচক কমে সাড়ে চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে এসেছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেদুই কার্যদিবস লেনদেন নিম্নমুখী থাকার পর লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। অনেক কোম্পানির শেয়ারদরই তেমন একটা পরিবর্তিত হয়নি। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৪ কমে ৪ হাজার ৪৮৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১ বেড়ে ১ হাজার ৭৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৩৪ কোটি ৫৩ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৫৪ কোটি ১ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০২টির কমেছে ১৬২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৮ কমে ১৩ হাজার ৮২৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৫ কোটি ৮০ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৯ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৮টির কমেছে ১৩৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6164.csv b/Bangla_fin_news_articles/6164.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5562c65e7fca1fbe4fab84b58cd9db2523c12209 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6164.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6164,চূড়ান্ত বাজেটে পরিবর্তন আসছে ন্যূনতম আয়করে,2015-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চূড়ান্ত বাজেটে ব্যক্তির ন্যূনতম আয়করে পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে। বাজেট প্রস্তাবে ন্যূনতম কর ৪ হাজার টাকা করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল। তবে এটি পরিবর্তন হয়ে সব সিটি কর্পোরেশন পর্যায়ের করদাতাদের জন্য ৫ হাজার টাকা জেলা পর্যায়ে ৪ হাজার টাকা ও উপজেলা পর্যায়ের করদাতাদের জন্য ৩ হাজার টাকা করা হতে পারে। বর্তমানে এ কর হার সিটি কর্পোরেশন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে যথাক্রমে ৩ হাজার টাকা ২ হাজার ও ১ হাজার টাকা। গত ৪ জুন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সংসদে বাজেট প্রস্তাব পেশকালে টিআইএনধারীদের জন্য ন্যূনতম কর একই হারে করার কথা বলেন। তবে এটি নিয়ে নানামুখী আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এ পরিবর্তন আসতে পারে বলে অর্থমন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। অবশ্য সূত্র বলছে এ বিষয়টি চূড়ান্ত করার আগে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ নেয়া হবে। তার পরামর্শের ভিত্তিতেই এটি চূড়ান্ত করা হবে। বিদ্যমান আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী প্রতি বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যে পূর্ববর্তী আয় বছরের আয়কর বিবরণী সংশ্লিষ্ট কর অফিসে জমা দিতে হয়। প্রত্যেক টিআইএনধারীকে কর সনাক্তকরণ নম্বর আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হয়। আয়কর রিটার্নে করযোগ্য আয় না থাকলেও করদাতাকে ন্যূনতম কর দিতে হয়। বর্তমানে দেশে প্রতি বছর প্রায় ১১ লাখ টিআইএনধারী আয়কর রিটার্ন দাখিল করেন। তাদের মধ্যে অনেকেই কেবল ন্যূনতম কর দিতে হয়। সরকার মনে করছে টিআইএনধারীর সংখ্যা আরো অনেক বেশি হওয়া উচিত। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতও বিভিন্ন বক্তৃতায় দেশে আয়করদাতার সংখ্যা অন্তত ৫০ লাখ হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6165.csv b/Bangla_fin_news_articles/6165.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0eeac5959f2b4679cd99e114a4ca4294f170c2bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6165.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6165,পুনঃঅর্থায়নের আওতায় ঋণ পাবে প্লাস্টিক ও চামড়া কারখানা,2015-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৈরি পোশাকের পাশাপাশি প্লাস্টিক ও চামড়া কারখানার কর্মপরিবেশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বল্প সুদের ঋণ সুবিধা নিতে পারবেন মালিকরা। নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও পরিবেশবান্ধব খাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিদ্যমান পুনঃঅর্থায়ন কর্মসূচির আওতায় এ ঋণ দেয়া হবে। গতকাল এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংকগুলোতে পাঠানো হয়েছে। নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও পরিবেশবান্ধব খাতে বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে ২০০ কোটি টাকার একটি তহবিল রয়েছে। এ তহবিল থেকে অর্থ নিয়ে ব্যাংকগুলো ৯টি খাতের ৪৭টি পণ্যে পুনঃঅর্থায়ন করতে পারে। এখন নতুন করে কারখানার কর্মপরিবেশ খাতের আওতায় চামড়া ও প্লাস্টিক শিল্প অন্তর্ভুক্ত করায় মোট পণ্যের সংখ্যা দাঁড়ালো ৪৯টি। কারখানার কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে ব্যাংক থেকে মাত্র ৯ শতাংশ সুদে এ ঋণ পাবেন উদ্যোক্তারা। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে এখন থেকে কারখানায় কর্মরতদের কর্মপরিবেশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের আওতায় প্লাস্টিক ও চামড়া কারখানা স্বল্প সুদে ঋণ সুবিধা পাবে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ প্লাস্টিক পণ্য উত্পাদন ও রফতানিকারক অ্যাসোসিয়েশন বিপিজিএমইএ এবং চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য উত্পাদন ও রফতানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের এলএফএমইএ সদস্যভুক্ত যেসব শিল্প প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কারখানা আছে তারা ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবে। এসব কারখানার নিরাপদ কর্মপরিবেশ তথা অগ্নিনির্বাপক সামগ্রী অগ্নি প্রতিরক্ষামূলক সামগ্রী ছাদ এবং ভূগর্ভে প্রয়োজনীয় সংখ্যক পাম্পসহ পানি সংরক্ষণাগার নির্মাণসহ সংস্কার পুনর্গঠন প্রতিস্থাপন কাজের জন্য পুনঃঅর্থায়নের জন্য ঋণ দেয়া যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6166.csv b/Bangla_fin_news_articles/6166.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..258baabea370d06235f89e8fc0363263d929455d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6166.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6166,ডিএসইর লেনদেন চারশ’ কোটি টাকার নিচেই,2015-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে গতকাল সোমবার সূচক ও লেনদেন মিশ্রভাব দেখা গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক কমলেও কিছুটা বেড়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক। এদিকে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। তবে লেনদেন বাড়লেও ডিএসইর লেনদেন চারশ কোটি টাকার নিচেই রয়ে গেছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন কোম্পানির পরিস্থিতি বিবেচনা করে বিনিয়োগ করছেন। যে সব কোম্পানির দাম তুলনামূলক কম সেখানে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেশি দেখা যাচ্ছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৮০ কোটি ৫১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭২ কোটি ২২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৪টির কমেছে ১৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩০ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৯১৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৪টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯০টির কমেছে ১১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে ১৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা ব্যয়ে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি করবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জাহিন স্পিনিং। আমদানির জন্য ইতিমধ্যে গত ১৭ জুন পৃথক ৩টি এলসি খোলা হয়েছে। কোম্পানির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে সফলভাবে স্পিন্ডালসসমূহ স্থাপনে সমর্থ হলে প্রতিদিন ৪ হাজার ২৪০ কেজি সুতা উত্পাদন ক্ষমতা বাড়বে। এতে বছর শেষে কোম্পানির আয় ৪ কোটি টাকা বাড়বে। কোম্পানিটির যন্ত্রপাতি আমদানির খবরে সোমবার শেয়ারের দর ৩ শতাংশ বেড়েছে। এদিকে কোরিয়ান করমপ কোম্পানি কমিশনের অনুমোদন ছাড়া ৩ দফায় পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ বাড়িয়েছে। যে কারণে কোম্পানিটিকে সতর্কপত্র ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। গতকাল সোমবার বিএসইসির কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিএসইসি জানিয়েছে সাভারে অবস্থিত কোম্পানিটি পুঁজি উত্তোলন প্রস্তাবে ভ্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে। পরিশোধিত মূলধন ১৪ কোটি ১৭ লাখ টাকার পরিবর্তে ৯ কোটি ৮১ লাখ টাকা উল্লেখ করেছে। যা সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স ১৯৬৯এর সেকশন ১৮ এবং ২এ১এর লঙ্ঘন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6167.csv b/Bangla_fin_news_articles/6167.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3099ea65258c8245f96313610ea8522eae92382d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6167.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6167,ডিএসইর লেনদেনে চারশ’কোটি টাকার নিচে,2015-06-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সোমবার সূচক ও লেনদেন মিশ্রভাব দেখা গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক কমলেও কিছুটা বেড়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক। এদিকে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। তবে লেনদেন বাড়লেও ডিএসইর লেনদেন চারশ কোটি টাকার নিচেই রয়ে গেছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন কোম্পানির পরিস্থিতি বিবেচনা করে বিনিয়োগ করছেন। যেসব কোম্পানির দাম তুলনামূলক কম সেখানে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেশি দেখা যাচ্ছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৮০ কোটি ৫১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭২ কোটি ২২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৪টির কমেছে ১৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩০ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৯১৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৪টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯০টির কমেছে ১১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই জানিয়েছে ১৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা ব্যয়ে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি করবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জাহিন স্পিনিং। আমদানির জন্য গত ইতিমধ্যে ১৭ জুন পৃথক ৩টি এলসি খোলা হয়েছে। কোম্পানির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে সফলভাবে স্পিন্ডালসসমূহ স্থাপনে সমর্থ হলে প্রতিদিন ৪ হাজার ২৪০ কেজি সুতা উত্পাদন ক্ষমতা বাড়বে। এতে বছর শেষে কোম্পানির আয় ৪ কোটি টাকা বাড়বে। কোম্পানিটির যন্ত্রপাতি আমদানির খবরে সোমবার শেয়ারের দর ৩ শতাংশ বেড়েছে।এদিকে কোরিয়ান কোম্পানি কমিশনের অনুমোদন ছাড়া ৩ দফায় পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ বাড়িয়েছে। যে কারণে কোম্পানিটিকে সতর্কপত্র ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এেচঞ্জ কমিশন বিএসইসি। সোমবার বিএসইসির কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিএসইসি জানিয়েছে সাভারে অবস্থিত কোম্পানিটি পুঁজি উত্তোলন প্রস্তাবে ভ্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে। পরিশোধিত মূলধন ১৪ কোটি ১৭ লাখ টাকার পরিবর্তে ৯ কোটি ৮১ লাখ টাকা উল্লেখ করেছে। যা সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স ১৯৬৯এর সেকশন ১৮ এবং ২এ১এর লঙ্ঘন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6168.csv b/Bangla_fin_news_articles/6168.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7e199acdb111efd6a1afcbf7589e98fd7f0abbbe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6168.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6168,২০৯টি পাটকল চালু রয়েছে ইমাজউদ্দিন প্রামাণিক,2015-06-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী মুহাম্মদ ইমাজউদ্দিন প্রামাণিক বলেছেন বর্তমানে দেশের ২০৯টি পাটকল চালু রয়েছে। এসব মিলের শ্রমিক সংখ্যা ১ লাখ ৯৩ হাজার ৭০১ জন। সোমবার সংসদে জাতীয় পার্টির সদস্য এ কে এম মাঈদুল ইসলামের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। ইমাজউদ্দিন প্রামাণিক বলেন বর্তমানে বিজেএমএর আওতাধীন ৩৫টি ও বিজেএসএর আওতাধীন ২৬টিসহ মোট ৬১টি মিল বন্ধ রয়েছে। সেগুলোর বেকার শ্রমিকের সংখ্যা বিজেএমএর ৪৭ হাজার ৬৮২ জন এবং বিজেএসএর ৮ হাজার ৪৭৫ জনসহ মোট ৫৬ হাজার ১৫৭ জন। বিজেএমসির আওতাধীন কোন পাটকল বন্ধ নেই বিধায় কোন শ্রমিক বেকার নেই বলে তিনি জানান। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী বলেন প্রাইভেট সেক্টরে চালু মিল বিজেএমএর আওতাধীন ১০৪ এবং বিজেএসএর আওতাধীন ৮০টিসহ মোট ১৭৪টি জুট মিল রয়েছে। তিনি বলেন ওই মিলসমূহে হেসিয়ান সেকিং সিবিসি কার্পেট বেকিং ক্লথ কার্পেট ইয়ার্নটোয়াইন উৎপাদিত হয়। ২০১৩১৪ অর্থবছরে দেশে ৭৫ দশমিক ০১ লাখ বেল পাট উৎপন্ন হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6169.csv b/Bangla_fin_news_articles/6169.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..986c2c7b38f77c4ab886e4cf74361ac4e2c5885f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6169.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6169,আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগে চুক্তিতে জিএম নিয়োগের সিদ্ধান্ত,2015-06-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বিরোধিতা সত্ত্বেও আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্সি ইউনিটে বিএফআইইউ মহাব্যবস্থাপক জিএম পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হবে। রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ দিকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধ করতে বিক্ষোভ করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা। সূত্র জানিয়েছেবিএফআইইউ চুক্তিভিত্তিক জিএম পদে নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ঘটনায় সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা গভর্নরের সাথে দেখা করে নিয়োগ প্রক্রিয়া থেকে সরে আসার আহ্বান জানান। এ প্রেক্ষিতে তিনি জানানএটি ডেপুটি গভর্নর১ ও ২এর মাধ্যমে উত্থাপনের বিষয়। এর প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল চিঠি দিয়ে গভর্নরকে জানানকেন্দ্রীয় ব্যাংকের কার্যক্রমে সার্বিক গতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে আপনার গৃহীত কতিপয় পদক্ষেপ ও আর্ন্তরিকতা কর্মকর্তা ও কর্মচারীর মাঝে প্রাণের সঞ্চার করলেও সাম্প্রতিক সময়ে আপনার গৃহীত কিছু পদক্ষেপ ও পরিকল্পনা কর্মকর্তাদের মধ্যে চরম হাতাশা আর চাপা ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছেবিএফআইইউতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়মিত জিএমের স্থলে একজন চুক্তিভিত্তিক জিএম নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ সংবাদের ভিত্তিতে ব্যাংকের কর্মকর্তাদের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্ঠি হয়েছে। এ ধরনের পদক্ষেপ প্রতিষ্ঠানের সুষ্ঠু কর্মপরিবেশ সৃষ্টি ও কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির অন্তরায়। আপনার অভিপ্রায় অনুযায়ী এত বিষয়ে ডেপুটি গভর্নর১ ও ২ মহোদয়গণের সাথে সাক্ষাতের মাধ্যমে কাউন্সিলের অবস্থান আপনাকে অবহতি করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। কর্মকর্তাদের প্রতিনিধিত্বশীর সংগঠন হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলপেয়ার কাউন্সিল এ ধরনের নিয়োগ প্রক্রিয়া হতে আপনাকে সরে আসার জন্য সবিনয়ে অনুরোধ জানাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র নির্বাহী পরিচালক মাহফুজুর রহমান বলেন বিএফআইইউতে একজন বিশেষজ্ঞ নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়েছে। সংবাদপত্রে নিয়োগবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে যোগ্য ব্যক্তিকে নিয়োগ দেয়া হবে। তবে এ বিশেষজ্ঞ আসলে জিএম কি না তা ঠিক করবে মানবসম্পদ বিভাগ। এ দিকে বোর্ড সভা শুরু হওয়ার আগে গভর্নর কার্যালয়ের মূল ফটকে অবস্থান নেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা। এ সময় চুক্তিভিত্তিক এ নিয়োগপ্রক্রিয়া বন্ধের উদ্যোগ নিতে প্রত্যেক পরিচালনা পর্ষদের সদস্যের হাতে স্মারকলিপি তুলে দেয় কর্মকর্তাদের প্রতিনিধিত্বশীল সংগঠন বাংলাদেশ অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল। বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিলের সভাপতি ছিদ্দিকুর রহমান মোল্লা বলেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ যদি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল না করে তা হলে আমরা পরবর্তী কর্মসূচি গ্রহণ করব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6170.csv b/Bangla_fin_news_articles/6170.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0c9c46b64f1f4129fa80ef4fef31716f9929729a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6170.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6170,১০ টাকার অ্যাকাউন্ট গতিশীল করার আহ্বান,2015-06-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০০ কোটি টাকার ঘূর্ণায়মান পুনঃ অর্থায়ন তহবিল রয়েছে। নিয়ামানুযায়ী এ স্কিমের ঋণের আবেদনকারীকে কমপক্ষে ১০ টাকার অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। কিন্তু বিভিন্ন পেশার লোকদের এ অ্যাকউন্ট না থাকায় এ স্কিমের ঋণ বিতরণ হচ্ছে না। তাই ১০ টাকার অ্যাকাউন্ট খোলার কাজ গতিশীল করার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে এবং আশু ব্যবস্থা নিতে দেশের তফসিলি ব্যাংকগুলোকে পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ বিষয়ে রবিবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে দেশের কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংকে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছেপুনঃ অর্থায়ন তহবিল স্কিমের আওতায় ঋণসুবিধা গ্রহণের জন্য আবেদনকারীর আবশ্যিকভাবে ন্যূনতম ১০ টাকার হিসাব থাকতে হবে। কিন্তু বিভিন্ন পেশার লোকদের জন্য ১০ টাকার হিসাব খোলার বিষয়ে কোনো কোনো ব্যাংকের কম আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ কারণে ২০০ কোটি টাকার পুনঃ অর্থায়ন তহবিল থেকে ঋণ বিতরণ বিঘ্নিত হচ্ছে। এ মতাবস্থায় প্রজ্ঞাপনের নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণপূর্বক ব্যাংকসমূহকে ১০ টাকার হিসাব খোলার কাজ গতিশীল করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ ও আশু ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দেয়া হলো। প্রসঙ্গত কৃষক মুক্তিযোদ্ধা অতি দরিদ্র মহিলা দুঃস্থ ছিন্নমূল ও কর্মজীবী শিশু এমনকি ভিক্ষুকরাও যাতে ১০ টাকায় অ্যাকউন্ট খুলতে পারে সে জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইভাবে স্কুল পর্যায়েও শিক্ষার্থীরাও এ সুযোগ পায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক সে ব্যবস্থা করেছে। অন্যান্য অ্যাকাউন্টের মতো এ সব অ্যাকাউন্টের জন্য ন্যূনতম কোনো স্থিতি রাখার প্রয়োজন নেই। বাড়তি কোনো চার্জও আরোপ করা হয় না। ১০ টাকার এ অ্যাকাউন্টধারীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অ্যাকাউন্ট রয়েছে কৃষকদের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6171.csv b/Bangla_fin_news_articles/6171.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..245efa6c4b524231ead5339201e85a87e8c9376c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6171.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6171,মুন্নু ও লিগ্যাসির দরবাড়ার সংবেদনশীল তথ্য নেই,2015-06-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেমুন্নু সিরামিক ও লিগ্যাসি ফুটওয়ারের শেয়ারের অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কোন সংবেদনশীল তথ্য নেই। গত কয়েক দিন ধরে টানা দর বাড়ার কারণে ডিএসইর পক্ষ থেকে সংবেদনশীল তথ্য রয়েছে কিনা তা জানতে চাইলে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছেলিগ্যাসি ফুটওয়্যারের শেয়ার দর গত ১৪ জুন ছিল ১৮ টাকার। এরপর টানা দর বেড়ে ১৮ জুন প্রায় ২৩ টাকায় গিয়ে দাঁড়ায়। আর গত ৫ কার্যদিবসে মুন্নু সিরামিকসের শেয়ারের দর ২২ টাকা ৬০ পয়সা থেকে বেড়ে ২৫ টাকা ৬০ পয়সায় দাঁড়িয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6172.csv b/Bangla_fin_news_articles/6172.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1b793aba45573c9c1963df6781b20f7ce74e0caa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6172.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6172,ডিএসইর লেনদেন ৩০০ কোটি টাকায়,2015-06-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে রবিবার সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেন অনেক কমে গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৩০৮ কোটি টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২৪ শতাংশ কম। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনরমজানের কারণে অনেকেই ব্রোকারেজ হাউসে আসেননি। এ ছাড়া রমজান মাসে লেনদেনের সময়ও কম। তাই লেনদেন কিছুটা কম হয়েছে। কিন্তু সময় যাওয়ার সাথে সাথে লেনদেনে গতি ফিরতে পারে।তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৮ কমে ৪ হাজার ৫১১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১১ কমে ১ হাজার ৭৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩০৮ কোটি ২৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৯৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২০টির কমেছে ১৪৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৮ কমে ১৩ হাজার ৮৮৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি ৭৩ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৬টির কমেছে ১০১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6173.csv b/Bangla_fin_news_articles/6173.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..03262c7596aeab1821f04e76cbae51393647a7bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6173.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6173,গৃহসম্পত্তির অনুমোদিত খরচের বিধান কঠোর হচ্ছে,2015-06-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করদাতার গৃহসম্পত্তি বা বাড়িভাড়া খাতের আয়ের অনুমোদিত খরচের ক্ষেত্রে বিদ্যমান আইনের বিধানটি কঠোর হচ্ছে। মূলত করমুক্ত অনুমোদিত খরচে স্বচ্ছতা আনতে এ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে আগামী অর্থবছর থেকে। অর্থাত্ এখন থেকে গৃহসম্পত্তি খাত থেকে আয়ের অনুমোদিত খরচের যে অংশ খরচ হবে না তার ওপর কর দিতে হবে। বিদ্যমান আইনে আবাসিক বাড়ির আয়ের ২৫ শতাংশ ও বাণিজ্যিক ভবনের ৩৩ শতাংশ অনুমোদিত খরচ হিসেবে দেখানের সুযোগ রয়েছে। মূলত মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচ বিভিন্ন পরিসেবার বিল পরিশোধ অনুমোদিত খরচ হিসেবে দেখানোর সুযোগ রয়েছে। খরচ না করলেও বা খরচ হিসেবে না দেখালেও করমুক্ত এ অর্থ দিয়ে বৈধভাবেই করদাতার অন্যান্য সম্পদ বাড়ানোর সুযোগ ছিল। এ বিষয়ে এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন অনেক বাড়ির মালিক মেরামত বা রক্ষাণাবেক্ষণ বাবদ অনুমোদিত অর্থ খরচ করেন না। কিংবা খরচের প্রয়োজনও হয় না। অনেক ক্ষেত্রে ভাড়াটিয়ার কাছ থেকেই মেরামত বা রক্ষণাবেক্ষণের খরচের অর্থ আদায় করে থাকেন। কিন্তু আয়ের এ অংশের কর অব্যাহতির সুযোগ নিয়ে তারা অন্যান্য খাতে ব্যয় করেন বা সম্পদ বাড়িয়ে নেন। বিশেষত নতুন অ্যাপার্টমেন্ট মোটর গাড়ি বা কোন ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করে থাকেন। এমনকি অনেকে এ প্রক্রিয়ায় তাদের অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করে থাকেন। প্রস্তাবিত বাজেটে বলা হয়েছে গৃহসম্পত্তি খাতের আয়ের অনুমোদিত খরচের অংশ যতক্ষণ পর্যন্ত খরচ হিসেবে না দেখানো হবে ততক্ষন পর্যন্ত তা আয় হিসেবে গণ্য হবে। সেই সঙ্গে ওই অর্থের উপর কর প্রযোজ্য হবে। এর মাধ্যমে এ ধরনের অর্থের অপব্যবহার রোধ এবং এ অর্থ থেকে কর ফাঁকির প্রবণতা বন্ধ হবে বলে আশা করছে এনবিআর। আর এ অর্থ ব্যয় না করে ব্যয় দেখালে তা এনবিআরের কাছে অপ্রদর্শিত অর্থ হিসেবে গণ্য হবে যা এতদিন হতো না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6174.csv b/Bangla_fin_news_articles/6174.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c297c0a337f646baf9f0e32d6a7d44ea8ea02920 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6174.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6174,‘এসএমই খাতে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা বাড়ছে’,2015-06-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,স্বল্প সুদে জামানত ছাড়া ঋণ পাওয়ায় বাড়ছে নারী উদ্যোক্তা। শহরের পাশাপাশি গ্রামেও দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা। আর সমাজে নারীর ক্ষমতায়ন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে নারী উদ্যোক্তা বাড়াতে ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে এসএমই প্রতিনিয়ত নতুন নারী উদ্যোক্তা তৈরি হচ্ছে। বাড়ছে উদ্যোক্তার সংখ্যা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ এক পর্যালোচনায় দেখা গেছেচলতি বছরের প্রথম তিন মাসে জানুয়ারিমার্চ এসএমই খাতে এক হাজার ৭৮২ জন নতুন নারী উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছে। গতবছর অর্থাত্ ২০১৪ সালের প্রথম তিন মাসে এর পরিমাণ ছিল ৬৭৭ জন। ফলে গতবছরের একই সময়ের তুলনায় এ বছর এক হাজার ১০৫ জন বেশি নতুন নারী উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছে। অর্থাত্ শতকরা হিসেবে এর বৃদ্ধির হার ১৬৩ দশমিক ২২ শতাংশ। নতুন নারী উদ্যোক্তা তৈরি প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশ্যাল প্রোগ্রামস বিভাগের মহাব্যবস্থাপক স্বপন কুমার রায় বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন তহবিলেরর আওতায় নারী উদ্যোক্তারা সহজ শর্তে এবং স্বল্প সুদে ঋণ পাওয়ায় এসএমই খাতে নতুন নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা বাড়ছে। এর পাশাপাশি প্রান্তিক পর্যায়ের কোনো নারী ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে যাতে কোনো ধরনের সমস্যার সম্মুখীন না হয় এ বিষয়ে আমরা কঠোর মনিটারিং করছি। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোও এ বিষয়ে সচেতন রয়েছে। এতে সহজে নতুন উদ্যোক্তারা ঋণ পাচ্ছেন। তিনি বলেন বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রত্যেক শাখা থেকে কমপক্ষে তিনজন নারী উদ্যোক্তাকে ঋণ দেয়ার নির্দেশনা দিয়ে আমরা যে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিলাম তারও সুফল উদ্যোক্তারা পেতে শুরু করেছেন। কেবল চলতি বছর নয় বিগত কয়েকবছর যাবত্ নতুন নারী উদ্যোক্তা বৃদ্ধির এই প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। আর নতুন উদ্যোক্তাদের মধ্যে নারীরাই বেশি সফল হচ্ছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতেচলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত দেশে প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ সেবার আওতায় ৮০ হাজার ৩৭০ জন নারী উদ্যোক্তা রয়েছেন। এদের মাঝে বছরের প্রথম তিন মাসে ৮৮৬ কোটি ৭৩ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়েছে যা বিগত বছরের একই ত্রৈমাসিকে বিতরণকৃত ঋণের চেয়ে ৫৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকা বেশি। উল্লেখ্য চলতি বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এসএমই খাতে ২ লাখ ১০ হাজার ৮০০ উদ্যোক্তার মাঝে মোট ২৬ হাজার ১৪০ কোটি ৮ লাখ টাকার এসএমই ঋণ বিতরণ করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6175.csv b/Bangla_fin_news_articles/6175.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c319d4ba4709f871a5cad822779dfc6fa788f9ec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6175.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6175,প্যাকেজ ভ্যাট বাড়ানো গ্রহণযোগ্য হতে পারে না,2015-06-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের ২৫ লাখ দোকান মালিকের প্রায় সবাই ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ী। ২০১৫ সালের শুরু থেকে দেশে শান্তিপূর্ণ অবস্থা বিরাজ করছে বিধায় চলতি মৌসুমে ভালো ব্যবসা হবেএ আশায় দোকান মালিকরা যখন প্রস্তুতি নিচ্ছেন ঠিক তখনই অর্থমন্ত্রী প্রস্তাবিত বাজেটে প্যাকেজ ভ্যাট বাড়িয়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের মরার ওপর খাঁড়ার ঘা দেয়া হয়েছে। যেহেতু প্রস্তাবিত বাজেটে ৩০ লাখ টাকা বার্ষিক টার্নওভার পর্যন্ত ভ্যাট অব্যাহতির বিধান করা হয়েছে। সেখানে প্যাকেজ ভ্যাট বাড়ানো গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। তাই অর্থমন্ত্রীর প্রস্তাবিত বাজেট দোকান মালিকদের হতাশ করেছে। শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর রুনী মিলনায়তনে বিরাজমান ব্যবসায়িক পরিস্থিতির ওপর এক সংবাদ সম্মেলনে এ সব কথা বলেন দোকান মালিক সমিতির মহাসচিব মো. শাহ আলম খন্দকার। সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির চেয়ারম্যান এম কাদের কিরণ। সমিতির যুগ্ম সম্পাদক কাশেম পাটোয়ারী যুগ্ম মহাসচিব এস এম সাইদ সুফি রফিকুল ইসলাম আইয়ুব প্রমুখ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। লিখিত বক্তব্যে শাহ আলম খন্দকার বলেন ২০১৪২০১৫ অর্থবছরে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ী বা দোকানের এলাকাভিত্তিক প্যাকেজ ভ্যাট ছিল ঢাকা এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের জন্য ১১ হাজার টাকা অন্যান্য সিটি করপোরেশন আট হাজার টাকা জেলা পৌরসভা ছয় হাজার টাকা এবং দেশের অন্যান্য এলাকায় তিন হাজার টাকা। এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে তা বাড়িয়ে করা হয়েছে যথাক্রমে ১৪ হাজার টাকা ১২ হাজার টাকা সাত হাজার টাকা এবং তিন হাজার ৬০০ টাকা। সংবাদ সম্মেলনে প্যাকেজ ভ্যাট ২০১৪১৫ অর্থবছরের মতো অব্যাহত রাখা এবং স্থান ও স্থাপনার মূসক থেকে ক্ষুদ্র এবং মাঝারি ব্যবসায়ীদের অব্যাহতি দেয়ার দাবি জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6176.csv b/Bangla_fin_news_articles/6176.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a7355335724f27bb22a161e6d56e7ccef2ee0c20 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6176.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6176,প্রস্তাবিত বাজেটে হতাশ দোকান মালিকরা,2015-06-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের ২৫ লাখ দোকান মালিকের প্রায় সবাই ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ী। ২০১৩ ও ২০১৪ সালের হরতালঅবরোধ এবং জ্বালাওপোড়াও রাজনীতিতে ব্যসায়ীরা প্রায় সর্বস্বান্ত হয়ে যায়। ২০১৫ সালের শুরু থেকে দেশে শান্তিপূর্ণ অবস্থা বিরাজ করছে বিধায় চলতি মৌসুমে ভালো ব্যবসা হবে। এ আশায় দোকান মালিকরা যখন প্রস্তুতি নিচ্ছেন ঠিক তখনই অর্থমন্ত্রী প্রস্তাবিত বাজেটে প্যাকেজ ভ্যাট বাড়িয়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের মরার উপর খাঁড়ার ঘা দেয়া হয়েছে। যেহেতু প্রস্তাবিত বাজেটে ৩০ লাখ টাকা বার্ষিক টার্নওভার পর্যন্ত ভ্যাট অব্যাহতির বিধান করা হয়েছে। সেখানে প্যাকেজ ভ্যাট বাড়ানো গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। তাই অর্থমন্ত্রীর প্রস্তাবিত বাজেট দোকান মালিকদের হতাশ করেছে। শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর রুনী মিলনায়তনে বিরাজমান ব্যবসায়িক পরিস্থিতির ওপর এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন দোকান মালিক সমিতির মহাসচিব মো. শাহ আলম খন্দকার। সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির চেয়ারম্যান এম কাদের কিরণ। সমিতির যুগ্ম সম্পাদক কাশেম পাটোয়ারী যুগ্ম মহাসচিব এস এম সাইদ সুফি রফিকুল ইসলাম আইয়ুব প্রমুখ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। লিখিত বক্তব্যে শাহ আলম খন্দকার বলেন ২০১৪২০১৫ অর্থবছরে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ী বা দোকানের এলাকাভিত্তিক প্যাকেজ ভ্যাট ছিল ঢাকা এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের জন্য ১১ হাজার টাকা অন্যান্য সিটি করপোরেশন আট হাজার টাকা জেলা পৌরসভা ছয় হাজার টাকা ও দেশের অন্যান্য এলাকায় তিন হাজার টাকা। এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে তা বাড়িয়ে করা হয়েছে যথাক্রমে ১৪ হাজার টাকা ১২ হাজার টাকা সাত হাজার টাকা এবং তিন হাজার ৬০০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6177.csv b/Bangla_fin_news_articles/6177.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c315e1a16a1f2a0f1a996e791d79271ad360c0b2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6177.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6177,গত সপ্তাহে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে,2015-06-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে লেনদেন ব্যাপকভাবে কমে গেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন কমেছে ২৭ দশমিক ৬১ শতাংশ। গেল সপ্তাহে ডিএসইতে দৈনিক লেনদেন হয়েছে ৩৮৭ কোটি ২৪ লাখ টাকার যা আগের সপ্তাহে ছিল ৫৩৪ কোটি ৯২ লাখ টাকা। এ দিকে গত সপ্তাহে ডিএসইএক্স বাড়ায় সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও বেড়েছে শূন্য দশমিক ১৪ শতাংশ। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছেগত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৯৩৬ কোটি ৬২ লাখ টাকার যা আগের সপ্তাহে ছিল ২ হাজার ৬৭৪ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। গত সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধনের পরিমাণও কমেছে। সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধনের পরিমাণ ছিল ৩ লাখ ১৯ হাজার ৬৬ কোটি টাকা। সপ্তাহ শেষে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ১৮ হাজার ৭৬৪ কোটি টাকায়। সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন কমেছে ৩০২ কোটি টাকা। এ দিকে সপ্তাহজুড়ে লেনদেনের শীর্ষে ছিল ইউনাইটেড এয়ার। ৯৪ কোটি ৪৪ লাখ ৬৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এ কোম্পানির যা গেল সপ্তাহের মোট লেনদেনের ৪ দশমিক ৮৮ শতাংশ। লেনদেনের শীর্ষে থাকলেও আগের সপ্তাহের তুলনায় কোম্পানিটির লেনদেন কমেছে ১৩ শতাংশ। লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে গ্রামীণফোন। এ কোম্পানির লেনদেন হয়েছে ৭০ কোটি ৪৪ লাখ ৬৬ হাজার টাকা। লেনদেনের তৃতীয় স্থানে থাকা খুলনা পাওয়ারের লেনদেন হয়েছে ৬১ কোটি ৩৬ লাখ ১৬ হাজার টাকা। এ ছাড়া লেনদেনের শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছেবেক্সিমকো ফ্যামিলিটেক্স সামিট পাওয়ার স্কয়ার ফার্মা ফার কেমিক্যাল হাইডেলবার্গ সিমেন্ট আর এ কে সিরামিকস। এ দিকে বর্তমানে খাতভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ৮ দশমিক ৭৫ পয়েন্টে আর্থিক খাতের ২৭ দশমিক ৭৪ প্রকৌশল খাতের ২৯ দশমিক ৭১ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১২ দশমিক ২২ বস্ত্র খাতের ১০ দশমিক ৭২ ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২২ দশমিক ৪৩ বিমা খাতের ১৫ দশমিক ৩০ বিবিধ খাতের ২৬ দশমিক ৬ এবং টেলিযোগাযোগ খাতের ২১ দশমিক ৬০। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6178.csv b/Bangla_fin_news_articles/6178.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eb1483a256ffa6524b68b72663a619c2ff0b1dd4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6178.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6178,রাজস্ব মামলার জট কমাতে সফটওয়্যার,2015-06-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসায়ী ও করদাতাদের সঙ্গে রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর বিরোধে হাজার হাজার মামলার জট লেগে আছে দীর্ঘদিন থেকে। এর ফলে সরকারের বিশাল অঙ্কের টাকা আটকে রয়েছে। নানামুখী উদ্যোগেও এ সব মামলাজট কমেনি। বরং দিন দিন নতুন নতুন মামলা যুক্ত হচ্ছে। এবার এ সব মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির লক্ষ্যে ডিজিটাল স্যুট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম নামে একটি সফটওয়্যার তৈরি করতে যাচ্ছে এনবিআর। এনবিআর বলেছেমামলাজট কমাতে এটি একটি উদ্ভাবনী প্রচেষ্টা। ডিজিটাল স্যুট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম চালু হলে রাজস্বমামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করা সম্ভব হবে। এতে রাজস্ব আদায় বৃদ্ধির পাশাপাশি মামলা জট কমবে। অবশ্য এ সফটওয়্যার কী উপায়ে কাজ করবে সে বিষয়ে এখনো বিস্তারিত ব্যাখ্যা এনবিআর দেয়নি। তবে সমপ্রতি এ লক্ষ্যে এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বৈঠক করেছেন। বৈঠকে নতুন এ সফটওয়্যার চালুর বিষয়ে সম্ভাব্যতা যাচাই করে শিগগিরই প্রতিবেদন দিতে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটিও করা হয়েছে। রাজস্ব বোর্ড সূত্রে জানা গেছেআয়কর শুল্ক ও ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর বিষয়ে প্রায় ২৩ হাজার মামলা চলমান রয়েছে। এসব মামলায় অন্তত ২৬ হাজার কোটি টাকা আটকে রয়েছে বলে দাবি করছে রাজস্ব বিভাগ। এই বিপুল সংখ্যক মামলা পরিচালনার সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে বর্তমান পদ্ধতিতে দ্রুত মনিটরিং এবং নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয় না। ফলে দিন দিন মামলার সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি অনাদায়ী রাজস্বের পরিমান বাড়ছে। তিন বছর আগে রাজস্ব সংক্রান্ত এ সব মামলা আদালতের বাইরে সালিশি পদ্ধতিতে নিষ্পত্তির লক্ষ্যে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি বা এডিআর ব্যবস্থা চালু করেছিল এনবিআর। এ ব্যবস্থায় কয়েকজন নিরপেক্ষ মধ্যস্থতাকারী ফ্যাসিলিটেটর নিয়োগ দেয়া হয়েছিল। এডিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিলিটেটরের সিদ্ধান্তে উভয় পক্ষ রাজস্ব বোর্ড ও করদাতা একমত হলেই মামলাটি নিষ্পত্তি হতো। অবশ্য এ পদ্ধতিতে মামলাজট কমবে বলে ধারণা করা হলেও কার্যত তা হয়নি। চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরে সরকার প্রায় ৩১ শতাংশ বাড়তি রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে। অর্থনীতি বিশ্লেষকরা মনে করছেনএনবিআরের বর্তমান সক্ষমতায় এটি খুবই কঠিন লক্ষ্যমাত্রা। সাবেক তত্ত্ব্াবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেছেনএত বড় লক্ষ্যমাত্রা অবাস্তব। কেননা অতীতে কয়েক বছরে রাজস্ব আদায়ে গড় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৮ শতাংশ হারে। এ পরিস্থিতিতে সরকার চাইছে মামলায় আটকে থাকা হাজার হাজার কোটি টাকা থেকে যে কোন উপায়ে একটি উল্লেখযোগ্য পরিমাণ রাজস্ব আদায় করতে। এ জন্য মূলত অনাদায়ী ও মামলায় আটকে থাকা রাজস্বই সরকারের জন্য মূল ভরসা। ফলে এসব মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য এনবিআরকে বিকল্প ভাবতে হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6179.csv b/Bangla_fin_news_articles/6179.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6c2c43cb7fd725f7c70bd5bfd904aac5c8913d5a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6179.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6179,তিনদিন পর ডিএসইর সূচক কমলো,2015-06-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা তিন কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক বাড়ার পর গতকাল বৃহস্পতিবার কিছুটা কমলো। গতকাল উভয় বাজারে সূচক কমেছে। কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন গত তিন কর্মদিবস টানা দর বৃদ্ধির ফলে কিছু শেয়ারে বিনিয়োগকারীরা মুনাফা তুলে নিতে পারছেন। মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতা থেকেই বাজারে গতকাল সূচক কমে গেছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫১৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪০৬ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪০ কোটি ৪১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৭টির কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৯ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৮৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৪টির কমেছে ১১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে আমান ফিড লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে আইপিও চাহিদার তুলনায় ১২ দশমিক ৬৩ গুণ আবেদন জমা হয়েছে। কোম্পানিটির আইপিওতে ৭২ কোটি টাকার বিপরীতে মোট ৯১০ কোটি টাকার আবেদন জমা হয়েছে। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সাথে ২৬ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩৬ টাকা মূল্যে শেয়ার বিক্রির অনুমোদন পেয়েছে। কোম্পানিটি বাজারে ২ কোটি শেয়ার ছাড়বে। এদিকে ডিএসই ও সিএসই জানিয়েছে অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ ও রংপুর ডেইরি ফুড। দর বাড়ার কারণ সম্পর্কে পাঠানো নোটিসের জবাবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে গত ৩ কার্যদিবসে মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারের দর বেড়েছে ১.৬ টাকা। ১৪ জুন কোম্পানির শেয়ারের দর ছিল ১২.৫০ টাকা। ১৭ জুন কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়ে ১৪.১০ টাকায় গিয়ে দাঁড়ায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6180.csv b/Bangla_fin_news_articles/6180.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..300dc952adc27e4bf937df7b20172e26528d9f9e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6180.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6180,মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ ও রংপুর ডেইরি ফুডের দর বাড়ার তথ্য নেই,2015-06-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ ও রংপুর ডেইরি ফুড। দর বাড়ার কারণ সম্পর্কে পাঠানো নোটিসের জবাবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ কথা জানিয়েছে বলে জানিয়েছে ডিএসই ও সিএসই। তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছেগত ৩ কার্যদিবসে মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারের দর বেড়েছে ১.৬ টাকা। ১৪ জুন কোম্পানির শেয়ারের দর ছিল ১২.৫০ টাকা। ১৭ জুন কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়ে ১৪.১০ টাকায় গিয়ে দাঁড়ায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6181.csv b/Bangla_fin_news_articles/6181.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2810b94610f30653c4b9bfddafd1ad881d7e8313 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6181.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6181,আমান ফিডের আইপিও আবেদন চাহিদার প্রায় ১৩ গুণ,2015-06-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আমান ফিড লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে আইপিও চাহিদার তুলনায় ১২ দশমিক ৬৩ গুণ আবেদন জমা হয়েছে। কোম্পানিটির আইপিওতে ৭২ কোটি টাকার বিপরীতে মোট ৯১০ কোটি টাকার আবেদন জমা হয়েছে। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সাথে ২৬ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩৬ টাকা মূল্যে শেয়ার বিক্রির অনুমোদন পেয়েছে। কোম্পানিটি বাজারে ২ কোটি শেয়ার ছাড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6182.csv b/Bangla_fin_news_articles/6182.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2cfe37ba2af54ab60e59fd84736129c4f2f7b6d4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6182.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6182,৩ দিন পর ডিএসইর সূচক কমল,2015-06-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা তিন কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক বাড়ার পর বৃহস্পতিবার কিছুটা কমল। উভয় বাজারে সূচক কমেছে। কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনগত তিন কর্মদিবস টানা দর বৃদ্ধির ফলে কিছু শেয়ারে বিনিয়োগকারীরা মুনাফা তুলে নিতে পারছেন। মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতা থেকেই বাজারে সূচক কমে গেছে।তথ্যে দেখা গেছেবৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭ কমে ৪ হাজার ৫১৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৩ কমে ১ হাজার ৭৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪০৬ কোটি ৭৪ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪০ কোটি ৪১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৭টির কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৯ কমে ১৩ হাজার ৮৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ৮৪ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৪টির কমেছে ১১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6183.csv b/Bangla_fin_news_articles/6183.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f6f512740a20a0084242f68a70254635d69ddad9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6183.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6183,বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধা দেয়া উচিত,2015-06-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন বলেছেন বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়নকে উত্সাহিত করতে এবং বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশ থেকে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধা দেয়া উচিত যুক্তরাষ্ট্রের। ওয়াশিংটনে মার্কিন কংগ্রেসের সদস্য ব্র্যাড শেরম্যান ও টম ম্যারিনোর সঙ্গে পৃথক বৈঠকে এ আহ্বান জানান তিনি। ১৫ ও ১৬ জুন ক্যাপিটল হিলে দুই জনের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেন জিয়াউদ্দিন। রাষ্ট্রদূত বলেন বাংলাদেশের প্রায় ৯০ শতাংশ পোশাক শ্রমিকই নারী। তারা বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। সেখানে তিনি ট্রান্স প্যাসিফিক পার্টনারশিপ টিপিপি সংশ্লিষ্ট মার্কিন বিলের বিষয়ে বাংলাদেশের উদ্বেগের বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি জানান এর মাধ্যমে বাংলাদেশের মতো স্বল্পোন্নত দেশগুলো আমেরিকার বাজারে অন্য দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পেরে উঠবে না। গতকাল বুধবার ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে একথা। বৈঠকে জিয়াউদ্দিন বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য সম্পর্কের বিষয়টি সংক্ষেপে দুই কংগ্রেসম্যানের কাছে তুলে ধরেন। তিনি বলেন তৈরি পোশাক শিল্প বা আরএমজি খাতের পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশের প্রধান বাজারের একটি যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিতে উচ্চ হারে শুল্ক দিতে হচ্ছে। এ অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের উচিত বাংলাদেশ থেকে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক ও কোটামুক্ত বাণিজ্য সুবিধা দেয়া। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6184.csv b/Bangla_fin_news_articles/6184.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..818b33cd2a1e1a5f1d5e8963492057c1e22d4a87 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6184.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6184,সবজি পেঁয়াজ আদা রসুনে রমজানের আঁচ,2015-06-18,মুন্না রায়হান,পবিত্র রমজান শুরু হতে আর মাত্র ১দিন বাকি। তার আগেই কিছু কিছু পণ্যে লেগেছে রমজানের আঁচ। দাম বেড়েছে প্রায় সব ধরনের সবজির। বেড়েছে পেঁয়াজ আদা রসুন ও ছোলার দাম। তবে সাধারণ মানুষের জন্য স্বস্তিও রয়েছে। স্থিতিশীল রয়েছে ভোজ্যতেল চিনি চাল আটাময়দা মসুর ডাল ও ছোলার দাম। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন রমজানের আগে বাজারে ক্রেতাদের একটু চাপ বেশি থাকে। রমজান শুরুর এক সপ্তাহের মধ্যে দাম কমে যাবে। এছাড়া গত কয়েক দিনে দেশের বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টির জন্যও সবজির দাম কিছুটা বেড়েছে বলে তারা জানান। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছেন দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারেও দাম নিম্নমুখী। ফলে আসন্ন পবিত্র রমজানে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার কারণ নেই। এছাড়া বাজারে কঠোর নজরদারি করছে। কারণ ছাড়া কোন পণ্যের দাম বাড়ানো হলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। গতকাল বুধবার রাজধানীর কাওরানবাজার ও নিউমার্কেটসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায় গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় সব ধরনের সবজির দামই বেড়েছে। বিশেষ করে বেগুনের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। প্রতি কেজি বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া অন্যান্য সবজির মধ্যে বাজারভেদে ঢেঁড়শ ৩০ থেকে ৩৫ টাকা পটল ২৫ থেকে ৩০ টাকা ঝিঙা ৩০ থেকে ৪০ টাকা আলু ২০ থেকে ২৪ টাকা করল্লা ৩০ থেকে ৪০ টাকা পেঁপে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা কাঁচামরিচ ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। যা সবজি ভেদে গত এক সপ্তাহের তুলনায় ১০ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত বেশি। দাম বেড়েছে পেঁয়াজ আদা ও রসুনের। গতকাল দেশি পেঁয়াজ ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪০ টাকা আদা ১০০ থেকে ১৫০ টাকা ও আমদানিকৃত রসুন ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এক সপ্তাহ আগে দেশি পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৪৫ টাকা আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৩০ থেকে ৪০ টাকা আদা ১০০ থেকে ১৪০ টাকা ও আমদানিকৃত রসুন ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। সরকারের বিপণন সংস্থা টিসিবির হিসাবেই দাম বাড়ার এই চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। কাওরানবাজারের মশলা ব্যবসায়ী আমজাদ হোসেন বলেন রমজানে পেঁয়াজের উপর চাপ পড়ে। পেঁয়াজুর প্রধান উপকরণ হচ্ছে পেঁয়াজ। এছাড়া বৃষ্টির জন্যও এ পণ্যটির দাম কিছুটা বেড়েছে। তবে নতুন করে দাম বাড়ার কারণ নেই। তবে গরু ও খাসির মাংস এবং মুরগির দাম স্থিতিশীল রয়েছে। গতকাল বাজারে গরুর মাংস ৩৫০ থেকে ৩৮০ টাকা খাসির মাংস ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা ও মুরগি ব্রয়লার ১৫৫ থেকে ১৬৫ টাকা ও দেশি মুরগির কেজি ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা বিক্রি হয়। এছাড়া স্থিতিশীল রয়েছে ভোজ্যতেল চিনি চাল আটাময়দা মসুর ডাল ও ছোলার দাম। ট্যারিফ কমিশনের দ্রব্যমূল্য মনিটরিং সেলের হিসেবে দেশে বছরে চিনির চাহিদা ১৪ লাখ টন। অথচ চলতি অর্থবছরে দেশে চিনি আমদানি হয়েছে ১৪ লাখ ৮০ হাজার টন। যা চাহিদার তুলনায় ৮০ হাজার টন বেশি। এছাড়া সুগার করপোরেশনের কাছে মজুদ রয়েছে আরো দেড় লাখ টন চিনি। পর্যাপ্ত মজুদের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে চিনির দাম কমতির দিকে। বর্তমানে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৩৮ থেকে ৪০ টাকায়। পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে ভোজ্যতেলেরও। চাহিদার সাড়ে ১৪ লাখ টনের বিপরীতে চলতি অর্থবছরের প্রায় সাড়ে ১৬ লাখ টন ভোজ্য তেল আমদানি করা হয়েছে। এছাড়া প্রায় ৩ লাখ টন ভোজ্যতেল দেশে উত্পাদিত হয়। ফলে দাম বাড়ার কারণ নেই নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্যটিরও। বর্তমানে বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ৯৫ থেকে ১০০ টাকা খোলা সয়াবিন তেল ৮০ থেকে ৮২ টাকা ও পাম তেল ৫৮ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। একই অবস্থা চাল ও আটাময়দার ক্ষেত্রেও। গত এক বছর ধরেই এই পণ্য তিনটির দাম নিম্নমুখী। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি হিসেবে গত এক বছরে সরু চালের দাম ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ ও মোটা চালের দাম ৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ কমেছে। এছাড়া আটার দাম কমেছে ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ ও ময়দার দাম কমেছে ৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ। বর্তমানে নাজিরশাইলমিনিকেট মানভেদে ৩৮ থেকে ৫২ টাকা ও মাঝারিমানের চাল পাইজামলতা মানভেদে ৩৬ থেকে ৪৪ টাকা ও মোটা চাল স্বর্ণাইরি মানভেদে ৩০ থেকে ৩৪ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া খোলা আটা ২৮ থেকে ৩২ টাকা প্যাকেট আটা ৩৪ থেকে ৩৬ টাকা খোলা ময়দা ৩৬ থেকে ৪০ টাকা ও প্যাকেট ময়দা ৪২ থেকে ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এদিকে এক সপ্তাহ আগে ছোলা ও মসুর ডালের দাম কিছুটা বাড়লেও এখন স্থিতিশীল রয়েছে। মানভেদে ছোলা ৬০ থেকে ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া বর্তমানে নেপালী মসুর ডাল ১১৫ থেকে ১২০ টাকা দেশি মসুর ডাল ১১০ থেকে ১১৫ টাকা তুরস্ককানাডার মসুর ডাল মানভেদে ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6185.csv b/Bangla_fin_news_articles/6185.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f2a7f901a6f5a6e6c722b112fdb77fc8cdcd2939 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6185.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6185,ব্যাংকে কর্মমূল্যায়ন মাতৃত্ব ছুটির বছর ভিত্তি নয়,2015-06-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মাতৃত্বকালীন ছুটি ভোগের বছরের কর্মমূল্যায়ন বিবেচনায় না নিয়ে পূর্ববর্তী বছর বা আগের তিন বছরের গড় যেটি ভালো মনে হবে সেটি বিবেচনায় নিতে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ পদ্ধতিতে মূল্যায়ন করে নারী কর্মীদের পদোন্নতির বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে। বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে। এর আগে অনেক ব্যাংক ৬ মাস মাতৃত্বকালীন ছুটি দিলেও ওই বছরের কর্মদক্ষতা খারাপ দেখায়। এতে করে ওই নারী কর্মীর পদোন্নতি পেতে সমস্যায় পড়তে হয়। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে এ সার্কুলার জারি করা হয়। সার্কুলারে বলা হয়মাতৃত্বকালীন ছুটিতে থাকার কারণে অনেক সময় ব্যাংকে কর্মরত নারী কর্মকর্তা কর্মচারীদের কাজের প্রকৃত মূল্যায়ন করা হয় না। যা নারীর উন্নয়ন অগ্রগতি ও ক্ষমতায়নের পথে অন্তরায়। এ কারণে নারী কর্মীদের ছুটি ভোগের বছরে তাদের বার্ষিক কর্মমূল্যায়নের ক্ষেত্রে আগের বছর বা পূর্ববর্তী তিন বছরের গড়ের মধ্যে যেটি উত্তম সেটি বিবেচনায় নিতে হবে। এতে আরো বলা হয়বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকই নারী। জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নে নারীর অবদান অনস্বীকার্য। সরকার নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে কাজ করে যাচ্ছে। ফলে নারী শিক্ষাসহ নারী উন্নয়নের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জিত হয়েছে। বিভিন্ন পেশায় নারীর অংশগ্রহণ দিন দিন বাড়ছে এবং ব্যাংকিং খাতেও নারীর অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6186.csv b/Bangla_fin_news_articles/6186.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f87dcc1c44c12dcb45b2cd41b104399ef88d2490 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6186.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6186,শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট গুরুত্বপূর্ণ,2015-06-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকৃত তহবিল বিভিন্ন সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ করে তা লাভজনকভাবে পরিচালনা করা পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্টের কাজ। ভালো ম্যানেজমেন্টের জন্য সিকিউরিটিজ এনালাইসিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নেয়া দরকার। ডিএসই ট্রেনিং একাডেমী আয়োজিত ১২ দিনব্যাপী পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড সিকিউরিটিজ এনালাইসিস শীর্ষক এক প্রশিক্ষণ কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে বুধবার ডিএসইর সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বর্তমান পরিচালক মো. শাকিল রিজভী এ সব কথা বলেন। পরে ডিএসইর পরিচালক প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে সনদ বিতরণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. ওসমান ইমাম এবং ট্রেনিং একাডেমির উপমহাব্যবস্থাপক হোসেনে আরা পারভিন। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেনপুঁজিবাজারে বিনিয়োগে ঝুঁকি যেমন রয়েছে তেমনি মুনাফাও রয়েছে। আইনের মধ্যে থেকে জ্ঞানভিত্তিক বিনিয়োগ করলে পুঁজিবাজার থেকে ঝুঁকি এড়িয়ে ভালো মুনাফা করা যায়। ভালো মৌলভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে পোর্টফোলিও গঠন করলে ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে ঝুঁকির মাত্রাও থাকে কম। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়বিনিয়োগকারী গুজবের বশবর্তী হয়ে দুর্বল মৌলভিত্তিক কোম্পানিসমূহের শেয়ারে অধিক মূল্যে বিনিয়োগ করে সমূহ ক্ষতির সম্মুখীন হন। এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6187.csv b/Bangla_fin_news_articles/6187.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f99ca5c60a623840fc0ba66ee18ac982cdcfad2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6187.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6187,টানা ৩ দিন পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে,2015-06-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা তিন কর্মদিবস ধরে পুঁজিবাজারের সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে লেনদেনেও কিছুটা অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে প্রায় সাড়ে চার শ কোটি টাকা। লেনদেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল প্রথম লেনদেন হওয়া তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের। গ্রামীণফোন ও ইউনাইটেড এয়ারের পর এ কোম্পাটিরই লেনদেন সবচেয়ে বেশি হয়েছে। এ কোম্পানির লেনদেনের প্রভাবে বাজারে লেনদেনের তালিকায় শীর্ষে চলে এসেছে বস্ত্র খাত।বুধবার বস্ত্র খাতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি ৮৮ লাখ টাকা যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৭ শতাংশ। অনেক দিন ধরেই বাজারে লেনদেনের শীর্ষে ছিল জ্বালানি খাত।এ দিকে লেনদেনের প্রথমদিনে তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় ৩৭ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২০ বেড়ে ৪ হাজার ৫২৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৪ বেড়ে ১ হাজার ৭৪৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৪৭ কোটি ১৫ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৩৬ কোটি ৫৬ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯১টির কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৭ বেড়ে ১৩ হাজার ৯২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৪ কোটি ১ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১০ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৩টির কমেছে ৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের।এ দিকে লেনদেনে ডিএসইতে প্রকৌশল খাতের প্রায় ৮৩ শতাংশ কোম্পানির দর বেড়েছে। এ দিনে প্রকৌশল খাতের ৪ কোম্পানি দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে এসেছে। অ্যাটলাস বাংলাদেশ রয়েছে চতুর্থ স্থানে। শেয়ারটির দর বেড়েছে ১০ টাকা ৭০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ। এ ছাড়া এ্যাপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্সের দর বেড়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা বা ৬ দশমিক ৬৩ শতাংশ। বাংলাদেশ স্টিল রিরোলিং মিলসের দর ৩ টাকা ৬০ পয়সা বা ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ বেড়েছে। ন্যাশনাল টিউবসের দর বেড়েছে ৪ টাকা ৯০ পয়সা বা ৫ দশমিক ২৩ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6188.csv b/Bangla_fin_news_articles/6188.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..45b80e1f1fab36b2d419d31e21bde510829b0a6d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6188.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6188,‘বাংলাদেশকে শুল্ককোটামুক্ত বাণিজ্যসুবিধা দেয়া উচিত যুক্তরাষ্ট্রের’,2015-06-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন বলেছেন বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়নকে উত্সাহিত করতে এবং বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের অংশীদার রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ থেকে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধা দেয়া উচিত যুক্তরাষ্ট্রের। বুধবার ওয়াশিংটনস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে। ওয়াশিংটনে মার্কিন কংগ্রেসের সদস্য ব্র্যাড শেরম্যান ও টম ম্যারিনোর সঙ্গে পৃথক বৈঠকে এ আহ্বান জানান তিনি। ১৫ ও ১৬ জুন ক্যাপিটল হিলে দুই জনের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেন জিয়াউদ্দিন। রাষ্ট্রদূত বলেন বাংলাদেশের প্রায় ৯০ শতাংশ পোশাক শ্রমিকই নারী। তারা বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। সেখানে তিনি ট্রান্স প্যাসিফিক পার্টনারশিপ টিটিপি সংশ্লিষ্ট মার্কিন বিলের বিষয়ে বাংলাদেশের উদ্বেগের বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি জানানএর মাধ্যমে বাংলাদেশের মতো স্বল্পোন্নত দেশগুলো আমেরিকার বাজারে অন্য দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পেরে উঠবে না। বৈঠকে জিয়াউদ্দিন বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য সম্পর্কের বিষয়টি সংক্ষেপে দুই কংগ্রেসম্যানের কাছে তুলে ধরেন। তিনি বলেন তৈরি পোশাক শিল্প বা আরএমজি খাতের পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশের প্রধান বাজারের একটি যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক উচ্চ রপ্তানিতে শুল্ক দিতে হচ্ছে। এ অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের উচিত বাংলাদেশ থেকে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক ও কোটামুক্ত বাণিজ্য সুবিধা দেয়া। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6189.csv b/Bangla_fin_news_articles/6189.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..61484576e240aa25588f1958cab916fac4102252 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6189.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6189,রপ্তানি বৃদ্ধিতে উগান্ডার সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-06-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ উগান্ডার রাষ্ট্রদূতের কাছে বাংলাদেশের রপ্তানি বৃদ্ধির সহযোগিতা চেয়েছেন। বাংলাদেশ উগান্ডায় বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে আগ্রহী। এ জন্য উগান্ডা সরকারের আন্তরিক সহযোগিতা প্রয়োজন। বুধবার বাণিজ্যমন্ত্রী তার কার্যালয়ে ভারতের নয়াদিল্লীতে নিযুক্ত বাংলাদেশের সমবর্তী দায়িত্বপ্রাপ্ত উগান্ডার হাই কমিশনার এভিজাভেদ পার্ল নাপেওয়াক সাক্ষাৎ করতে এলে এসব কথা বলেন। তোফায়েল আহমেদ বলেন উগান্ডায় বাণিজ্যবৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের তৈরি সিরামিক তৈরি পোশাক ঔষধ পাটের তৈরি পণ্য এবং প্লাষ্টিক সামগ্রীর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। তিনি বলেন সেখানে কৃষি খাতে লাভজনক বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। উগান্ডা সরকার চাইলে দুদেশের মধ্যে বাণিজ্যমেলা এবং বি টু বি বিজনেসম্যান টু বিজনেসম্যান আলোচনার মাধ্যমে বাণিজ্য বৃদ্ধি করা সম্ভব। এক্ষেত্রে উভয় সদেশের মধ্যে ডিউটি ফ্রি বাজার সুবিধা থাকা একান্ত প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন মন্ত্রী। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন ডব্লিউটিওতে স্বল্পোন্নত দেশের কোঅর্ডিনেটর হিসেবে বাংলাদেশ ফার্মাসিটিক্যাল পণ্যের জন্য স্বল্পোন্নত দেশ সমুহের অনুকুলে টিআরআইপিএসএর কতিপয় শর্তাবলী রহিত করণের সময়সীমা ২০২১ সাল পর্যন্ত বর্ধিতকরণের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। আগামী ৩১ ডিসম্বের এর মেয়াদ শেষ হবে। বালি সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন বিশেষ করে সেবামূলক খাতে স্বল্পোন্নত দেশসমূহের জন্য ওয়েভার প্রথা চালু হলে এলডিসিভুক্ত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ এবং উগান্ডা উভয় দেশ উপকৃত হবে। বাণিজ্যমন্ত্রী দাবি আদায়ের ক্ষেত্রে উগান্ডার সহযোগিতা ও সমর্থন কামনা করে বলেন বর্তমানে বাংলাদেশ উগান্ডায় সিরামিক তৈরী পোষাক ঔষধ পাটের তৈরি পণ্য এবং প্লাষ্টিক সামগ্রী রপ্তানি করেছে। উগান্ডা থেকে বাংলাদেশ মূলত তুলা আমদানি করছে। গত অর্থ বছরে বাংলাদেশ উগান্ডা থেকে ৬.১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য আমদানি করেছে একই সময়ে সেখানে ২.৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে। সেখানে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি ৩.৬৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার হলেও আমদানিকৃত তুলা বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তিনি বলেন উগান্ডায় অনুষ্ঠিত বাণিজ্য মেলায় অংশ গ্রহণ করে এবং উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে মতবিনিময়ের মধ্যে রপ্তানি বৃদ্ধি করা সম্ভব। এসময় বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের সচিবের দায়িত্বে অতিরিক্ত সচিব এটিএম মুর্তজা রেজা চৌধুরী অতিরিক্ত সচিবরপ্তানি মো. শওকত আলী ওয়ারেছি এবং ঢাকায় নিযুক্ত উগান্ডার অনারারি কনসুল আবুল হোসেন উপস্থিত ছিলেন। এর আগে মন্ত্রী বাংলাদেশে নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত ড. আব্বাস ভেয়েজির সাথে মতবিনিময় করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6190.csv b/Bangla_fin_news_articles/6190.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..46f2442983612d058091ad2a73ea7e2d107f8566 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6190.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6190,হরতাল প্রত্যাহারে এফবিসিসিআইয়ের আহ্বান,2015-06-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আজ বুধবার থেকে জামায়াতে ইসলামীর ডাকা দেশব্যাপী ২৪ ঘণ্টার হরতাল প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয় বিচারিক রায়কে কেন্দ্র করে হরতাল আহ্বান কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির উচ্চ আদালতে যাওয়ার সুযোগও রয়েছে। নেতিবাচক কর্মসূচি গ্রহণ করার মাধ্যমে বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টির প্রয়াস কোনোভাবেই কাম্য নয়। গতকাল সন্ধ্যায় সংগঠনের অতিরিক্ত সচিব শাহ আবদুল খালেক স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানানো হয়। চলতি বছরের শুরুতে রাজনৈতিক অস্থিরতায় দেশের অর্থনৈতিক ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে বলা হয় আগের ক্ষতি পুষিয়ে না উঠতেই আবারও হরতাল দেয়া হলো। এতে বেসরকারি খাতের কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হবে। পহেলা জুলাই থেকে নতুন অর্থবছর শুরু হচ্ছে। এ অবস্থায় নেতিবাচক রাজনৈতিক কার্যক্রম গ্রহণ করা সমীচীন নয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6191.csv b/Bangla_fin_news_articles/6191.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d5ed066693984f5515ac04c466bbf5788b1ceda3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6191.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6191,ইউনাইটেড এয়ার প্রায় ৬২৫ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহ করবে,2015-06-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইউনাইটেড এয়ার প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৬২৪ কোটি ৮০ লাখ ৮৮ হাজার টাকা মূলধন সংগ্রহ করবে। সিএসই জানিয়েছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইউনাইটেড এয়ার ১০ টাকা মূল্যে ৬২ কোটি ৪৮ লাখ ৮ হাজার ৮০০টি নতুন সাধারণ শেয়ার ইস্যু করে এ অর্থ সংগ্রহ করবে। বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের বাইরে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এ সব শেয়ার ইস্যু করা হবে। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ঋণ পরিশোধ ও ব্যবসা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে এ সব শেয়ার ইস্যু করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ ছাড়া পর্ষদের বৈঠকে অনুমোদিত মূলধন বাড়ানোরও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ১ হাজার কোটি টাকা থেকে অনুমোদিত মূলধন দেড় হাজার কোটি টাকায় উন্নীত করা হবে। এ সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করার জন্য বিশেষ সাধারণ সভা ইজিএম আহ্বান করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6192.csv b/Bangla_fin_news_articles/6192.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e7c36e529eeb1d5200e62fefd3dcf9b9af028519 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6192.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6192,ডিএসইতে সূচক সাড়ে চার হাজারের ওপরে,2015-06-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ফের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক সাড়ে চার হাজার পয়েন্টের ওপরে উঠে এসেছে। লেনদেনও কিছুটা বেড়ে চার শ কোটি টাকার বেশি হয়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনগত কয়েক দিনে টানা দরপতনের ফলে অনেক কোম্পানির শেয়ারদর তলানিতে নেমে আসায় বর্তমানে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। তাই অনেক কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। লেনদেনও বেড়েছে কিছুটা। তথ্যে দেখা গেছে মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৯ বেড়ে ৪ হাজার ৫০৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১০ বেড়ে ১ হাজার ৭৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪১০ কোটি ৫৯ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৯১ কোটি ৯১ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯০টির কমেছে ৮৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৩ বেড়ে ১৩ হাজার ৮৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ৯১ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৯ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩১টির কমেছে ৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6193.csv b/Bangla_fin_news_articles/6193.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05475c02540e41e63a72ace8f0eea13c438c2687 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6193.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6193,বাজেটের ৬ চ্যালেঞ্জ অর্থনীতির ৪ ঝুঁকি,2015-06-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়নে ৬টি চ্যালেঞ্জ দেখছে বিশ্ব ব্যাংক। বাস্তব সম্মত নয় এমন রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ উন্নয়ন প্রকল্পের গুণগত মান উন্নয়ন অবকাঠামো সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণে পর্যাপ্ত বরাদ্দ না রাখায় বাজেট বাস্তবায়নের জন্য চ্যালেঞ্জ মনে করছে বিশ্বব্যাংক। সেইসাথে সুদের ব্যয় বেড়ে যাওয়ার ফলে অন্যান্য ব্যয়ের চাপ সৃষ্টি হওয়া ভর্তুকির অর্থ আরো দক্ষ ভাবে ব্যবহার করা এবং সংস্কার কার্যক্রম গতিশীল করাকে এবারের বাজেটের চ্যালেঞ্জ বলে উল্লেখ করেছে বিশ্ব ব্যাংক। অন্যদিকে বর্তমান পরিস্থিতিতে সামাগ্রিক অর্থনীতির ৪টি ঝুঁকির বিষয়ে উল্লেখ করেছে সংস্থাটি। এগুলো হলো রপ্তানির সঙ্গে যুক্ত ইউরোপের পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া ব্যাংক ও আর্থিক খাতে সংস্কার না হওয়া তৈরি পোশাক শিল্পের চলতি সংস্কার ও শ্রমিক অসন্তোষ এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ফিরে আসার আশঙ্কা। গতকাল সোমবার বিশ্ব ব্যাংকের ঢাকা অফিসে আগামী ২০১৫১৬ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়। বাজেটের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বক্তব্য দেন ঢাকা অফিসের প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন। এতে সূচনা বক্তব্য দেন বিশ্ব ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর সালমান জায়িদী। জাহিদ হেসেন তার বিশ্লেষণে বলেন বর্তমানে রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলেও বিগত বছরগুলোর মতো অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ফিরে এলে সেটি অর্থনীতির জন্য ঝুঁকি হয়ে পড়বে। বাজেট বিশ্লেষণে তিনি উল্লেখ করেন এটি বৃহত্তর আকারের গতানুগতিক বাজেট। রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য বাস্তব সম্মত নয়। আর্থিক খাত সংস্কারে সুনির্দিষ্ট কিছু উদ্যোগে ঘাটতি রয়েছে। বিগত ১২ বছরের রাজস্ব আদায় চিত্র বিশ্লেষণ করে তিনি উল্লেখ করেন ২০১৫১৬ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেট ২৮ শতাংশ বাড়তি রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে কিন্তু বিগত সময়গুলোতে শুধু ২০০৮ সালে ২৬ শতাংশ রাজস্ব প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এটি হয়েছে তখন কালো টাকা সাদা করার সুযোগ কর আদায়ে বিশেষ অভিযান যৌথবাহিনীর তত্ত্বাবধানে চট্টগ্রামের বন্দরের রাজস্ব আদায়ে নিবিড় তদারকি এবং বড় করদাতাদের শনাক্ত করার মাধ্যমে কিন্তু আগামী অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বাড়তি রাজস্ব আদায়ের জন্য যে পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলেছেন সেটি গতানুগতিক বড় উদ্যোগ নেই। কিছু উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতে কয়েকবছর সময় লেগে যাবে। এসব বিবেচনায় রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য বাস্তব সম্মত নয় বলে উল্লেখ করেন তিনি। একই সাথে বৈদেশিক অর্থ ব্যবহারের যে লক্ষ্য নেয়া হয়েছে সেটিও চ্যালেঞ্জিং। কারণ উন্নয়ন সহযোগীদের প্রতিশ্রুত অর্থের প্রায় ৪.৯ বিলিয়ন ডলার ব্যবহার করার লক্ষ্য রয়েছে যা মোট পাইপ লাইনে আটকে থাকা অর্থের ২৪ শতাংশ। জাহিদ হোসেন বলেন এবার প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য কমিয়ে ৭ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে যা আগের তুলনায় বাস্তব সম্মত কিন্তু চ্যালেঞ্জিং। গড়ে ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন কম নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধির যে ফাঁদ বলা হয় তা নেগেটিভ অর্থে না দেখে পজেটিভ অর্থে মূল্যায়ন করা উচিত। এটি ধরে রাখতে হলেও বিনিয়োগে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসতে হবে। তিনি বলেন বিনিয়োগ পরিস্থিতির যদি উন্নতি করা যায় অর্থাত্ এখনকার জিডিপির ২৯ শতাংশ বিনিয়োগ যদি আরো ২ থেকে ২.৫ শতাংশ বাড়ানো যায় এবং বর্তমানের স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি যদি অব্যাহত থাকে তাহলে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অসম্ভব হবে না। প্রস্তাবিত বাজেট বিশ্লেষণে তিনি আরো বলেন আন্তর্জাতিক বিবেচনায় বাজেটের আকার মোটেও বড় নয়। এবারের বাজেটের আকার বেড়েছে অনুন্নয়ন ব্যয়ের কারণে। বাজেটের আকার বড় বিষয় নয় বজেটের ব্যয়ের দক্ষতাই বড় বিষয় কিন্তু বাজেটে অর্থ ব্যয়ে স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন এবারের বাজেটে ৩৫ হাজার ১শ কোটি টাকা ব্যয় হবে সুদ পরিশোধে যা আমাদের কয়েকটি খাতে মোট বরাদ্দের চেয়ে বেশি। বাজেটে সুদআসল বাবদ যা ব্যয় হবে তা আমাদের স্বাস্থ্য খাতের ব্যয় ১২ হাজার ৫শ কোটি প্রাথমিক শিক্ষা খাতে ব্যয় ১৪ হাজার ৫শ কোটি বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১৮ হাজার ৫৪০ কোটি ব্যয়ের চেয়ে বেশি। বাজেটে অবকাঠামোর রক্ষণাবেক্ষণের ব্যয়ে উপেক্ষা করা হয়েছে। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্য ও জ্বালানির দাম কম হওয়ায় সরকারের ভর্তুকি কমেছে। মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৬ দশমিক ২ শতাংশ অর্জন সম্ভব হবে। এটি বাস্তবসম্মত। এ বিবেচনায় জুলাই মাসে সংযত মুদ্রানীতি অব্যাহত থাকবে বলে আশা করেন তিনি। বাজেট বক্তৃতায় সরকার ব্যাংকগুলোর শাখা প্রসারের লক্ষ্য থাকার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকারি ব্যাংকগুলোর সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জোর দেয়া প্রয়োজন। বিনিয়োগ পরিস্থিতি বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন বিনিয়োগের জন্য জমি স্বল্পতা বিদ্যুত্ ও গ্যাস সংযোগ জটিলতা তৈরি করে। সরকার ৩০টি ছোট আকারের অর্থনৈতিক জোন স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। এছাড়া বিদেশি চারটি অর্থনৈতিক জোন স্থাপনের উদ্যোগও রয়েছে। তবে এসব অর্থনৈতিক জোন বিনিয়োগের জন্য উপযুক্ত করার ক্ষেত্রে বাস্তবায়ন কাজে গতি কম। সূচনা বক্তব্যে সালমান জায়িদী সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এমডিজি অর্জনে বাংলাদেশের প্রশংসা করেন এবং এমডিজি পরবর্তী কর্মসূচিতে বিশ্বব্যাংকের সহায়তা অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি। এ সময় বাংলাদেশের আগামী বাজেট বাস্তবায়ন সঠিক ভাবে হবে বলেও আশবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6194.csv b/Bangla_fin_news_articles/6194.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..32552285248f62a97499cc4b4f20e38a74cfbed9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6194.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6194,ফেসবুক টুইটারে বাংলাদেশ ব্যাংক,2015-06-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে ফেসবুক টুইটার ও ইউটিউবের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন কার্যক্রম দেখতে পাবেন সাধারণ মানুষ। সেখানে প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করার সুযোগ থাকবে। পাওয়া যাবে জবাবও। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে আলাদা একটি টিম কাজ করবে। সোমবার স্যোশাল মিডিয়া কমিউনিকেশন গেটওয়ে নামে এ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। বাংলাদেশ ব্যাংকের সভাকক্ষে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ডেপুটি গভর্নর মো. আবুল কাশেম এসকে সুর চৌধুরী ও আইএফআইসি ব্যাংকের এমডি শাহ এ সারোয়ার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক এসএম মনিরুজ্জামানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে সব বিভাগের মহাব্যবস্থাপকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। গভর্নর নিজের পরিচয় দিয়ে একটি টুইট বার্তা দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6195.csv b/Bangla_fin_news_articles/6195.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34780ff16093e8cb5620b3eb9d6512fa6f482a68 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6195.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6195,তিন কর্মদিবস পর ডিএসইর সূচক বেড়েছে,2015-06-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সোমবার বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। লেনদেন কমতে কমতে তিনশ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে গত কয়েকদিনে বাজারে টানা দরপতনের ফলে বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ার দর অনেক কমে গেছে। দর অনেক কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা এসব শেয়ারকে লাভজনক বিবেচনা করছেন। এজন্য গতকাল বাজারে কিছুটা দর বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা গেছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৪ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩১৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬১টির কমেছে ১০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৮০ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৭৬১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৬ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১০টির কমেছে ৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে বুধবার থেকে তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার লেনদেন শুরু হচ্ছে। এর আগে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে আইপিও আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দের জন্য ২৭ এপ্রিল তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের লটারি অনুষ্ঠিত হয়। কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে ২ কোটি ৪৫ লাখ ৬৬ হাজার শেয়ার ছেড়ে ৬৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকা সংগ্রহ করেছে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ১৬ টাকা প্রিমিয়ামসহ ২৬ টাকায় কোম্পানিটিকে শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন দেয় বিএসইসি। এদিকে বস্ত্র খাতের কোম্পানি ঢাকা ডায়িং অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির শেয়ার দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে সিএসইর পাঠানো নোটিশের জবাবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6196.csv b/Bangla_fin_news_articles/6196.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a61095de2e2e9f9b83e792a5f3becfbd79a210a1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6196.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6196,পণ্যের ‘উৎসে কর’ বৃদ্ধির প্রস্তাব সংশোধন অর্থমন্ত্রীর,2015-06-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট বক্তৃতায় আবারো সংশোধনী আনলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। সোমবার সংসদে স্পিকারের অনুমতি নিয়ে তিনি বলেন আমি আমার বাজেট বক্তব্যে আয়কর বিষয়ে ৭৩ ও ৭৪ পৃষ্ঠায় বলেছিলাম কতিপয় পণ্যের উৎসে করের পরিধি বৃদ্ধি ও কর হার বর্ধিতকরণ করার প্রস্তাব করছি। এটা ভুল হয়ে গেছে। এটা আলোচনার জন্য নয়। অর্থমন্ত্রী বলেন যারা বাজেট বক্তব্য রাখছেন তাদের বিষয়টি বাদ দেওয়ার অনুরোধ করছি। কতিপয় পণ্যে উৎসে কর বৃদ্ধির কথা বলা হয়েছে। এসব পণ্যের মধ্যে শুকনো মরিচ তেলবীজ পরিশোধিতঅপরিশোধিত ভোজ্য তেল চাল গম চালের খুদে উেস কর বৃদ্ধির কথা বলা হয়েছে। এখানে উৎসে কর শব্দটি ভুল। আমি উৎসে কর শব্দটি বাদ দেওয়ার অনুরোধ করছি। এসব পণ্যের উৎসে কর বাড়ানো হবে না। প্রসঙ্গত এর আগে গত ৮ জুন চিনি আমদানির ওপর নতুন শুল্ক আরোপের ভুল প্রস্তাব সংশোধন করেন অর্থমন্ত্রী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6197.csv b/Bangla_fin_news_articles/6197.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..51b48ab31bbf701e5b29f50f3678aeefb3e1895b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6197.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6197,৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন চ্যালেঞ্জিং বিশ্বব্যাংক,2015-06-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রস্তাবিত বাজেটে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের ঘোষণা অসম্ভব না হলেও চ্যালেঞ্জিং হবে বলে মনে করে বিশ্ব ব্যাংক। সোমবার সংস্থাটির ঢাকা অফিসের প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই মন্তব্য করেন। জাহিদ হোসেন বলেন বিনিয়োগ পরিস্থিতির যদি উন্নতি করা যায় অর্থাৎ এখনকার জিডিপির ২৯ শতাংশ বিনিয়োগ যদি আরো ২ থেকে ২.৫ শতাংশ বাড়ানো যায় এবং বর্তমানের স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি যদি অব্যাহত থাকে তাহলে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অসম্ভব হবে না। তিনি বলেন এবারের বাজেটে বিনিয়োগ বাড়াতে উল্লেখযোগ্য কিছু পদক্ষেপের কথা বলা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে কয়েকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের কথা বলা হয়েছে যার কয়েকটির কাজ চলতি বছরের মধ্যে শেষ হবে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বাড়াতেও নানা পদক্ষেপের কথা বলা হয়েছে। সে কারণেই আমার মনে হয় চ্যালেঞ্জ হলেও সাত শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন কঠিন হবে না। গত ৪ জুন জাতীয় সংসদে নতুন অর্থবছরের জন্য প্রায় তিন লাখ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। সেখানে ৭ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের কথা জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6198.csv b/Bangla_fin_news_articles/6198.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f70f36c630d7b57d1f061a89a829f3f5b3f1d795 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6198.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6198,ডিএসইর লেনদেন সাড়ে তিনশ’ কোটি টাকায়,2015-06-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বড় দরপতন হয়েছে। গতকাল রবিবার উভয় বাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে। লেনদেন নেমে এসেছে সাড়ে তিনশ কোটি টাকায়। এদিকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই প্রায় ৭০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। এদিকে বাজারে দরপতনের প্রবণতা থাকলেও দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশে উঠে এসেছে বস্ত্র খাতের তিনটি কোম্পানি। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী গতকাল ঢাকা ডাইং অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি দর বৃদ্ধির শীর্ষে অবস্থান করছে। এছাড়া মিথুন নিটিং এবং আলহাজ্ব টেক্সটাইল রয়েছে। অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছেহাক্কানি পাল্প স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স গোল্ডেন হার্ভেস্ট সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স ডাচবাংলা ব্যাংক স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংক। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৫৩ কোটি ২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৯৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৬টির কমেছে ২১৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২২৪ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৬৮০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৭ কোটি ৬১ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৮ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৭টির কমেছে ১৮২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্টের কর্পোরেট উদ্যোক্তা সামিট ইন্ডাস্ট্রিয়াল এন্ড মার্কেন্টাইল করপোরেশন কোম্পানির সব শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে। ন্যাশনাল হাউজিংয়ের ৫১ লাখ ২৩ হাজার ২৭৭টি শেয়ারের সবগুলো শেয়ার সামিট ইন্ডাস্ট্রিয়াল এন্ড মার্কেন্টাইল করপোরেশন বিক্রি করবে। বাজার দরে স্টক এক্সচেঞ্জের ব্লক মার্কেটের মাধ্যমে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে শেয়ার বিক্রি করবে উদ্যোক্তা কোম্পানিটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6199.csv b/Bangla_fin_news_articles/6199.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..98d16b1468c7070751c25d6ace607f4cb0e350cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6199.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6199,প্রকল্প বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক দরপত্রে চীন বড় প্রতিযোগী অর্থমন্ত্রী,2015-06-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন প্রকল্প বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক দরপত্রে চীন এখন সবচেয়ে বড় প্রতিযোগী। অনেক কম খরচে তারা প্রকল্প বাস্তবায়নের দরপত্রে অংশগ্রহণ করে থাকে। ফলে তাদের বাদ দেয়াটা কঠিন। একই সঙ্গে তাদের দরপত্রে অর্থায়নেরও প্রস্তাব থাকে। কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে এটা এক ধরনের অগ্রাধিকার। ফ্রান্সের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত সোফি অবার্টের সাথে সচিবালয়ে বৈঠকের পর রবিবার অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন। সাক্ষাতে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরও বাড়ানোর পাশাপাশি মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট প্রকল্পে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী চীনকে বড় প্রতিযোগী উল্লেখ করে এ মন্তব্য করেন। অর্থমন্ত্রী বলেন ফ্রান্স বাংলাদেশের একটি ভাল উন্নয়ন অংশীদার। ফ্রান্সের একটি দাতাসংস্থা ও ইউরোপীয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের সঙ্গে মিলে বাংলাদেশে অনেক কাজ করছে। ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরো বাড়ানোর পাশাপাশি স্যাটেলাইট প্রকল্পে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6200.csv b/Bangla_fin_news_articles/6200.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5647ffdb2fb697143acb99174f23ac57482ed026 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6200.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6200,বাজেটের বড় সমস্যা অপচয় ও দুর্নীতি অর্থ প্রতিমন্ত্রী,2015-06-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন বাজেটের সবচেয়ে বড় সমস্যা অপচয় ও দুর্নীতি। তাই এগুলো সঠিকভাবে মোকাবেলা করতে না পারলে বাজেটের বাস্তবায়ন কখনোই পূর্ণাঙ্গতা পাবে না। রবিবার জাতীয় সংসদ ভবনস্থ মন্ত্রী হোস্টেলের সম্মেলন কক্ষে সুপ্র আয়োজিত বাজেট ঘোষণা পরবর্তী পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন আমাদের দেশ দুর্যোগপূর্ণ একটি দেশ। এখানে প্রযুক্তির অভাব রয়েছে এবং শিশু মৃত্যুর হারও বেশি। এসকল সমস্যার সমাধানে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। আইন বানানো আমলাদের কাজ তাই আমাদের উচিত তাদেরকে ভয় না পেয়ে তাদের কাজের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করা ও সহযোগিতা করা। সুপ্রর চেয়ারপার্সন আহমেদ স্বপন মাহমুদের সঞ্চালনায় সভায় মুখ্য আলোচক ছিলেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। তিনি বলেন জেলা বাজেটের বিষয়ে বলেন স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালী করতে হলে জেলা বাজেটের বিকল্প নেই কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে এবছরের বাজেটে জেলা বাজেটের কথা কোথাও উল্লেখ নেই। সভায় বিশেষ সংসদ সদস্য মীর শওকাত আলী বাদশা নাজমুল হক প্রধান বেগম সানজিদা খানম মো. রুস্তম আলী ফরাজী নাভানা আক্তার এবং মোসাম্মত্ সেলিনা জাহান লিটা বক্তব্য রাখেন। পর্যালোচনা সভায় অতিথিবৃন্দ মানুষের খাদ্য বস্ত্র বাসস্থান চিকিত্সা শিক্ষা কৃষি জলবায়ু সামাজিক নিরাপত্তা এবং নারী ও শিশু পাচারের মত বিষয়গুলো নিয়ে বিভিন্ন রকম সুপারিশ তুলে ধরেন। বক্তারা বলেন দেশের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার ব্যাপক প্রত্যাশা ও সময়ের বাস্তবতা মোকাবেলায় বাজেটে করের পরিধি বাড়লেও প্রয়োজনীয় সেবাখাত বাস্তবায়নই হবে বড় চ্যালেঞ্জ। বাজেট পর্যালোচনায় বলা হয় বাজেটের পূর্ণ ও সঠিক বাস্তবায়নই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় অর্থের যোগান দিতে রাজস্ব ব্যবস্থাপনার দক্ষতা যেমন জরুরি তেমনি দুর্নীতি হ্রাস কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ অত্যাবশ্যক। বাজেট বাস্তবায়নের জন্য উন্নয়ন প্রশাসনকে গতিশীল এবং স্থানীয় সরকার কাঠামোকেও শক্তিশালী করাসহ সকল পর্যায়ে স্থানীয় সরকারকে সম্পৃক্ত করতে হবে। কাঠামোগত সংস্কারের মাধ্যমে জেলা বাজেট বাস্তবায়ন করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6201.csv b/Bangla_fin_news_articles/6201.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..26b028684e30f6faa7a1406edac1984c25bc8daa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6201.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6201,ডিএসইতে লেনদেন সাড়ে ৩০০ কোটি টাকার,2015-06-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বড় দরপতন হয়েছে। রবিবার উভয় বাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে। লেনদেন নেমে এসেছে সাড়ে ৩০০ কোটি টাকায়। এ দিকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই প্রায় ৭০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। এ দিকে বাজারে দরপতনের প্রবণতা থাকলেও দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশে উঠে এসেছে বস্ত্র খাতের তিনটি কোম্পানি। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ীঢাকা ডাইং অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি দর বৃদ্ধির শীর্ষে অবস্থান করছে। এ ছাড়া মিথুন নিটিং এবং আলহাজ্ব টেক্সটাইল রয়েছে। অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছেহাক্কানি পাল্প স্ট্যান্ডার্ড ইন্সুরেন্স গোল্ডেন হার্ভেস্ট সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স ডাচবাংলা ব্যাংক স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংক। তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬১ কমে ৪ হাজার ৪৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ২৩ কমে ১ হাজার ৭২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৫৩ কোটি ২ লাখ টাকা যা আগের দিনের চেয়ে ৯৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৬টির কমেছে ২১৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২২৪ কমে ১৩ হাজার ৬৮০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৭ কোটি ৬১ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৮ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৭টির কমেছে ১৮২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টম্যান্টের কর্পোরেট উদ্যোক্তা সামিট ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড মার্কেন্টাইল করপোরেশন কোম্পানির সব শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে। ন্যাশনাল হাউজিংয়ের ৫১ লাখ ২৩ হাজার ২৭৭টি শেয়ারের সবগুলো শেয়ার সামিট ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড মার্কেন্টাইল করপোরেশন বিক্রি করবে। বাজার দরে স্টক এক্সচেঞ্জের ব্লক মার্কেটের মাধ্যমে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে শেয়ার বিক্রি করবে উদ্যোক্তা কোম্পানিটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6202.csv b/Bangla_fin_news_articles/6202.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5aa3b08809785107767a261e49f877d22363bf49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6202.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6202,‌‘মেধাসত্ত্ব রক্ষার আন্দোলনে সহায়তা করবে সরকার’,2015-06-13,ইত্তফোক রিপোর্ট,দেশীয় পণ্য রক্ষায় মেধাসত্ত্ব সংরক্ষণের যে কোন আন্দোলনে সরকার সব ধরনের সহায়তা করবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। শনিবার রাজধানীর র্যাডিসন হোটেলে দেশের মেধাসত্ত্ব রক্ষায় জনসচেতনতামূলক ক্যাম্পেইনের উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন শিল্প বিজ্ঞান সঙ্গীত যে খাত হোক না কেন এর মেধাসত্ত্ব রক্ষা করা আমাদের সবার দায়িত্ব। সরকার এ ব্যাপরে যথেষ্ট সচেতন রয়েছে। দেশীয় পণ্য রক্ষায় মেধা সত্ত্ব সংরক্ষণের যে কোন আন্দোলনে সরকার সব ধরনের সহায়তা প্রদানে প্রস্তুত আছে। দেশের মেধাসত্ত্ব রক্ষায় নকল রুখবো চোরাচালন রুখবো রাজস্ব বাড়াবো দেশ গড়বো এই শ্লোগানকে সামনে রেখে ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি এ্যাসেসিয়েশন বাংলাদেশ আইপিএবি দেশব্যাপী এই জনসচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন শুরু করেছে। ক্যাম্পেইনের আনুষ্ঠানিক যাত্রা উপলক্ষে আইপিএবি আজ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। আইপিএবি সভাপতি সালাহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হক শিল্প সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূইয়া অভিনেত্রী শমী কায়সার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইপিএবি ডিরেক্টর জেনারেল মো. আজিজুর রহমান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6203.csv b/Bangla_fin_news_articles/6203.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8321e1184293034fcacfaad129d57650e5fb3b64 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6203.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6203,খেলাপি ঋণ কমাতে যৌথ নীতি সহায়তার সিদ্ধান্ত,2015-06-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন বা আকুভুক্ত দেশগুলোর ব্যাংকের সাধারণ ও প্রধান সমস্যা খেলাপি ঋণ। এটি কমাতে যৌথ উদ্যোগ নীতি সহায়তা করবে এসব দেশ। মঙ্গলবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত আকুর পরিচালনা পর্ষদের ৪৪ তম বৈঠকে সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। বৈঠকে প্রতিটি দেশ তাদের খেলাপি ঋণের সর্বশেষ পরিস্থিতি ও তা কমাতে তাদের নিজস্ব নীতিমালার ওপর পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেনটেশন দেয়। এশিয়ান কিয়ারিং ইউনিয়নের আকু ৪৪ তম সভার শুরুতে ইরানের গভর্নর ড. ভেলিউল্লাহ সেইফ বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। গতবছর ইরানে অনুষ্ঠিত বৈঠক থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে আকুর চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়। বৈঠক থেকে আগামী বছরের জন্য মায়ানমার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে আকুর চেয়ারম্যান এবং শ্রীলংকাকে ভাইসচেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী যখন যে দেশ থেকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন সে দেশে আকু পরিচালনা পর্ষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সে ধারবাহিকতায় আগামী বছরের মে মাসে মায়ানমারে আকু পরিচালনা পর্ষদের ৪৫তম বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। আকুর সদস্য দেশগুলোর মধ্যে আমদানি ও রফতানি করার লক্ষ্যে যে লেনদেন হয় তা প্রতি দুমাস পর এসব দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা পরিশোধ করে। বৈঠকে আকুর গত একবছরের বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরে জানানো হয় ১৯৭৬ সালে আকুতে যেখানে ৫ কোটি ১৪ লাখ ডলারের লেনদেন নিষ্পত্তি হয়েছিল। ২০১৪ সালে তা বেড়ে ২ হাজার ৩৬ কোটি ডলার হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সভাপতিত্বে আকু পরিচালনা পর্ষদের ৪৪তম বৈঠকটি মোট তিনটি সেশন অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় সেশনে প্রতিটি দেশ তাদের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের সর্বশেষ পরিস্থিতি ও তা কমাতে নিজেদের নীতিমালা তুলে ধরে। সভার শুরুতে আকুর সদস্য হওয়ার জন্য দুবছর ধরে পর্যবেক হিসেবে থাকা আফগানিস্তানকে পূর্নাঙ্গ সদস্য পদ দেওয়ার প্রস্তাব করেন বিদায়ী চেয়ারম্যান। সর্বসম্মতিক্রমে আফগানিস্তানকে সদস্য পদ দেয়ার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে। তবে পূর্ণঙ্গ সদস্য পদ পেতে এখন বেশ কিছু শর্ত পূরণের পর দেশটি সদস্য হিসেবে অন্লর্ভুক্ত হবে। বৈঠকে খেলাপি ঋণের তথ্য তুলে ধরতে গিয়ে প্রায় সবার বক্তব্যে একই রকম কথা উঠে আসে। আন্তর্জাতিক রীতিনীতির আলোকে সবাই খেলাপি ঋণ কমাতে ব্যবস্থা গ্রহণ করছে বলে জানানো হয়। প্রত্যেকে ব্যাংক খাতের জন্য খেলাপি ঋণকে অন্যতম সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করে তা কমানোর জন্য নিজেদের চেষ্টার কথা বলেন। আকুর বিদায়ী চেয়ারম্যান বলেন খেলাপি ঋণ শুধু ব্যাংকের আর্থিক বিবরণীতে প্রভাব ফেলে তা না। বরং একটি দেশের সুদহার বাড়ায় ও রেটিং মানের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। বৈঠকে উত্থাপিত তথ্য অনুযায়ী চলতি বছরের মার্চ শেষে বাংলাদেশের খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশে। গত ডিসেম্বর শেষে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৯ শতাংশ। মার্চ শেষে ইরানের খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ১২ শতাংশে। ২০১০ সাল শেষে যা ৮ দশমিক ৮০ শতাংশ ছিল। ২০১৩১৪ অর্থবছর শেষে ভুটানের খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ১২ শতাংশে। আগের অর্থবছর শেষে যা ৯ শতাংশ ছিল। মার্চ শেষে শ্রীলংকার খেলাপি ঋণ ৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মার্চ শেষে মায়ানমারের খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে এক দশমিক ২৮ শতাংশে এবং নেপালে ৩ দশমিক ৭৩ শতাংশ। আগের প্রান্তিক তথা তিন মাস আগে নেপালের খেলাপি ঋণ ছিল ৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ। সেশন শেষে সভাপতির বক্তব্য দিতে গিয়ে গভর্নর বলেন খেলাপি ঋণ আকুভুক্ত দেশগুলোর জন্য একটা সমস্যার কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশে কার্যরত বিদেশি ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণ তুলনামহূলক কম রয়েছে। আর সরকারি ব্যাংকের তুলনায় বেসিরকারি ব্যাংকে খেলাপি ঋণ অনেক কম। অবশ্য অনেক গ্রাহক বৈশ্বিক মন্দার কারণে ভালো ব্যবসা করতে না পেরে খেলাপিতে পরিণত হয়েছেন। সমস্যায় পড়ে যেসব গ্রাহক খেলাপি হয়েছেন তাদের জন্য কেন্দ্রী ব্যাংক ঋণ পুনঃর্গঠণ পুনঃতফসিলসহ বিভিল্পু সুবিধা দিয়েছে। ড. আতিউর রহমান আকুভুক্ত দেশগুলোর খেলাপি ঋণ ব্যবস্থাপনা ও তা বাড়ার প্রায় একই রকম কারণ উঠে এসেছে উল্লেখ করে তা কমাতে একটি সম্মিলিত উদ্যোগের প্রস্তাব করেন। সর্বসল্ফ্মতিত্রক্রমে উদ্যোগটি পাশ হয়েছে। এখন বৈঠকে উত্থাপিত প্রতিটি দেশের এ সংক্রান্ত পেপার বাংলাদেশ ব্যাংককে দেওয়া হবে। আগামী ৬ মাসের মধ্যে এ বিষয়ে একটি নীতিমালা প্রস্তাব করে তা আকুতে উত্থাপন করা হবে। আগামী বছরের আকুর বৈঠকে তা উত্থাপন করা হবে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6204.csv b/Bangla_fin_news_articles/6204.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9bb895cb8e4552ab5bf2506f06285a0ddf17317f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6204.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6204,চীনে ভোক্তা মূল্যস্ফীতিতে নিম্নগতি,2015-06-13,আহসান হাবীব রাসেল,চীনে চলতি বছরের মধ্যে ভোক্তা মূল্যস্ফীতি সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। গত মাসে চীনের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ১ দশমিক ২ শতাংশে। যা পূর্বাভাসকৃত ১ দশমিক ৩ শতাংশের তুলনায় কম। এপ্রিলে চীনের মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১ দশমিক ৫ শতাংশ। বিভিন্ন প্রণোদনামূলক পদক্ষেপের মাধ্যমে ভোক্তা ব্যয় বাড়াতে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে চীন। এরই মধ্যে তিন দফা সুদের হার কমানো হয়েছে। এদিকে মূল্যস্ফীতির নিম্নগতি ভোক্তা ব্যয় বাড়াতে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। কারণ এতে ভোক্তারা পণ্য ক্রয়ে উত্সাহী হয়ে উঠবেন। তবে দ্রব্যমূল্য কমে গেলে বিক্রেতারা বিক্রি কমাতে উত্সাহী হয়। উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও কমিয়ে দেয় বিনিয়োগের পরিমাণ। সুতরাং মূল্যস্ফীতি যেন অনেক কমে না যায় সে ব্যাপারেও সজাগ রয়েছে চীনা সরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6205.csv b/Bangla_fin_news_articles/6205.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a8c86aae1a3a902346862298fa91a1db6d0c4b18 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6205.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6205,মার্কিন অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানো নিয়ে সংশয় রয়েছে ওইসিডি,2015-06-13,আহসান হাবীব রাসেল,সংকুচিত অবস্থা থেকে মার্কিন অর্থনীতি ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না বলে ধারণা করছে অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কোঅপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ওইসিডি। তবে রাশিয়ার অর্থনীতির শ্লথতা শেষ হয়ে যেতে পারে। এপ্রিলের তথ্যের ভিত্তিতে দেখা গেছে ভবিষ্যত্ অর্থনৈতিক কার্যক্রমের সূচকগুলোর মধ্যে কানাডা চীন ও ব্রাজিলের দুর্বলতা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। আর যুক্তরাষ্ট্র চলতি বছরটি খুবই দুর্বলভাবে শুরু করেছে। বছরের প্রথম প্রান্তিকেই দেশটির অর্থনীতি ৭ শতাংশীয় পয়েন্ট সংকুচিত হয়েছে। এর কারণ হলো বৈরী আবহাওয়া পশ্চিম উপকূলের বন্দরগুলোয় শ্রমিক ধর্মঘট ও শক্তিশালী ডলারে রফতানি হ্রাস। যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি হ্রাসের ফলে চলতি বছরের বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস ৩ দশমিক ৬ থেকে ৩ দশমিক ১ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6206.csv b/Bangla_fin_news_articles/6206.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7fad6fe344bd26e5f815477b7bcb8c8b031a3e9d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6206.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6206,জার্মানিতেও দারিদ্র্য সমস্যা,2015-06-13,শফিকুর রহমান রয়েল,বোকারাও অনুভব করতে পারে জার্মানির সমৃদ্ধি। দেশজুড়ে হাইরাইজ হোটেল শপিংমল ও বিলাসবহুল বাড়ির আধিক্য দেখে চোখ ধাঁধিয়ে যায়। দেশের ইঞ্জিনিয়ারিং হার্টল্যান্ড দক্ষিণপশ্চিমে পা রাখলে মনে হয় এ এক অন্য দুনিয়া। ইউরোপ মহাদেশের অর্থনৈতিক ইঞ্জিন এখন জার্মানি। বাধা কাটিয়ে জার্মানরা আবার খোলা মনে তাদের ওয়ালেট খুলতে শুরু করেছে। ভোক্তা আস্থা ১৩ বছরের মধ্যে এখন সর্বোচ্চ। গ্রীস ও ইতালি যেখানে ঋণের বোঝায় নুয়ে পড়েছে সে জায়গায় ফেব্রুয়ারিতে জার্মানির চলতি হিসাব উদ্বৃত্তে গড়েছে নতুন রেকর্ড। তাদের রপ্তানি শিল্প অনেক আগেই বনে গেছে বিশ্বের সর্ববৃহত্। বিশ্বমন্দার এই সময়েও প্রত্যাশার চেয়ে বেশি রপ্তানি করছে তারা। এই অর্থনৈতিক সাফল্য বৈশ্বিক স্তরে জার্মানিকে এনে দিয়েছে ক্ষমতা ও জনপ্রিয়তা। ইউক্রেন ও সিরিয়া ইস্যুতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় তারাই। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হতে জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বার্লিন। এই মুহূর্তে অভিবাসীদের কাছে দ্বিতীয় জনপ্রিয় জায়গা এই দেশটি। প্রথম স্থানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। উপরে বর্ণনা করা হয়েছে সাফল্যের কাহিনী। এ দিকটা চোখকান খোলা সবারই জানা। কিন্তু ভিন্ন জার্মানির গল্প খুব কম জনই জানে। জার্মানির টেম্পেলহফ অঞ্চলে একটি কল্যাণ কেন্দ্রে কল্যাণ ভাতার জন্য নাম নিবদ্ধ করতে ইনফরমেশান ডেস্কের সামনে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন ক্রিস্টিন স্মেলজেল। কোলে ছিল দুই মাস বয়সী ঘুমন্ত শিশু। লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে তার পা ভারি হয়ে আসছিল কিন্তু কেউই তাকে আগে নাম নিবদ্ধ করার জন্য ছাড় দিতে রাজি হচ্ছিল না। ২৫ বছর বয়স্ক একক মা ক্রিস্টিন পেশায় হেয়ারড্রেসার। জার্মানিতে এ পেশার লোকজন এমনিতেই কম বেতন পায়। ছেলে জন্মানোর আগে পুরো দিন কাজ করেও নিজের সব চাহিদা মিটাতে পারতেন না। সেজন্য সপ্তাহান্তে বাড়তি কাজ করতেন। এখন বাধ্য হয়েই খণ্ডকালীন চাকরি করতে হচ্ছে। আর তারই ফল ভোগ করতে হচ্ছে লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে কল্যাণভাতার জন্য। ক্রিস্টিন আক্ষেপ করে বলছিলেন কঠিন খণ্ডকালীন হেয়ারড্রেসারের কাজ করে একা চলাটাই খুব কঠিন। সন্তান নিয়ে চলার তো প্রশ্নই উঠে না। অপারগ হয়েই আমাকে লাইনে দাঁড়াতে হয়েছে। জার্মানি এক উদ্ভট পরিস্থিতির মুখোমুখি। বেকারত্ব কমছে দেশ আরো সমৃদ্ধ হচ্ছে কিন্তু সঙ্গে বাড়ছে দারিদ্র্য ও অসমতা। ফলশ্রুতিতে দেশের অর্থনৈতিক সাফল্য নিয়ে বিতর্কও হচ্ছে আগের চেয়ে অনেক বেশি। বার্লিনভিত্তিক শীর্ষস্থানীয় কল্যাণ সংস্থা পারিটাটিশে গেসামটভারবান্ড তাদের এক রিপোর্টে জানিয়েছে ২৫ বছর আগে জার্মানি ঐক্যবদ্ধ হওয়ার পর থেকে দারিদ্র্য রয়েছে সর্বোচ্চ স্তরে। জার্মানির ৮০ মিলিয়ন লোকের ১২.৫ মিলিয়ন লোককেই দরিদ্র হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা যায়। এদের আয় প্রতি খানার গড় আয়ের চেয়ে অন্তত ৬০ শতাংশ কম। সেখানে গড়ে প্রতি খানার মাসিক আয় ৯০০ ইউরোর কাছাকাছি। জার্মানিতে কর্মজীবী দরিদ্র লোকের সংখ্যা বাড়ছে। সে দেশের কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান অফিসের তথ্যানুসারে ৩০ লাখেরও বেশি জার্মান শ্রমিক দারিদ্র্য সীমার নিচে বসবাস করছে। শ্রমিকদের সুরক্ষিত রাখতে কঠোর আইন থাকা সত্ত্বেও এমন লোকের সংখ্যাকে কমানো যাচ্ছে না। পারিটাটিশে গেসামটভারবান্ড ক্রমাগতই চাকরি পাওয়া লোকের সংখ্যা বাড়ছে জার্মানিতে। কিন্তু সেই চাকরি দিয়ে অনেকেই খেয়েপরে বেঁচে থাকতে পারছে না। কাজ না থাকার চেয়ে কোনো একটা কাজ থাকা ভাল। এই নীতিতে জোর দেয়ায় বৃদ্ধি পাচ্ছে ছদ্ম বেকারত্ব। মাসে করমুক্ত ৪৫০ ইউরো দিয়ে বেঁচে থাকাটা খুবই কষ্টকর। অনেকেই এটিকে শ্রমবাজারের আমেরিকানাইজেশান বলছেন। এ ছাড়াও রয়েছে অস্থায়ী চাকরির সমস্যা। জার্মানিকে অস্থায়ী চাকরি খাতের স্ফীতি ঘটেছে। ফেডারেল এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সি জানিয়েছে গত দশ বছরে অস্থায়ী চাকরির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে দ্বিগুণ। অর্ধেকেরও বেশি অস্থায়ী চাকরির চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে যায় তিন মাসেরও কম সময়ে। এদের বেতন স্বাভাবিকভাবেই একই কোম্পানির ফুলটাইম চাকুরেদের তুলনায় অনেক কম থাকে। ক্ষুদ্র কর্মের খণ্ডকালীন শ্রমিকরা অধিকাংশ সময়েই একাধিক চাকরি করতে ইচ্ছুক থাকে। কিন্তু সে সুযোগ তারা কমই পায়। একটা চাকরি আছে কিন্তু আরেকটা চাকরি চাই এমন লোকের সংখ্যা গত দশ বছরে বৃদ্ধি পেয়েছে ১২০ শতাংশ। তাছাড়া ওই চাকরিতেও উপরে উঠে স্থায়ী হবার সম্ভাবনা থাকে ক্ষীণ। স্থায়ী হতে পারে কেবল তারাই যারা তরুণ এবং খুবই দক্ষ। এই অর্থনৈতিক গতিশীলতার অভাবেই সামাজিক অসমতা বাড়ছে। বয়োজ্যেষ্ঠ ও একক মায়েরাই খণ্ডকালীন ও অস্থায়ী চাকরিতে বেশি নিযুক্ত। শুনতে খারাপ লাগলেও এটি সত্য যে জার্মানিতে দরিদ্র লোকের সংখ্যা বাড়ছে। এ তথ্যটিকে সে দেশের অনেকেই বিশ্বাস করতে চায় না। সুপরিচিত ডি সাইট পত্রিকার সম্পাদকীয়তে সম্প্রতি ব্যঙ্গ করে লেখা হয়েছে প্রত্যেক জার্মানের বেতন বর্তমান বেতনের চেয়ে শতগুণ বৃদ্ধি পেলেও দারিদ্র্যের হার একই রকম থাকবে। তারা বোঝাতে চাইছে কাগজেকলমে দরিদ্র লোকের সংখ্যা বাড়িয়ে দেখানো হয় কিংবা কল্যাণ ভাতা পাওয়ার জন্য অসংখ্য লোক নিজেকে দরিদ্রদের তালিকায় যুক্ত করছে। তাদের যুক্তি জার্মানির এতো অর্থনৈতিক সাফল্য সত্ত্বেও এতো বেশি দরিদ্র থাকার কথা নয়। তবে তাদের অভিমতে কিছু যায় আসে না ৬০ শতাংশ জার্মানই মনে করে অসমতা বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে দারিদ্র্যও। ২০১৩ সালের নির্বাচনের আগে চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মের্কেল ও তাঁর চ্যালেঞ্জার পিয়ার স্টেইনব্রাক এক টেলিভিশন বিতর্কে অংশ নিয়েছিলেন। এতে পিয়ার স্টেইনব্রাকের অভিযোগ ছিল জার্মানিকে চাকরি সৃষ্টি হচ্ছে ঠিকই কিন্তু অধিকাংশই কম মজুরির। এতে দরিদ্র জার্মানদের ভাগ্যোন্নয়ন কমই ঘটছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6207.csv b/Bangla_fin_news_articles/6207.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..73729ccd98210736754de32afdc1bce0b7359f8b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6207.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6207,কেমন হলো বাজেট,2015-06-13,আহসান হাবীব রাসেল,আগামী অর্থবছরের ২০১৫১৬ জন্য অর্থমন্ত্রী আবদুল মুহিত ২ লাখ ৯৫ হাজার ১০০ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছেন। বাংলাদেশের অর্থনীতির গতি প্রকৃতি বিবেচনায় বাংলাদেশের উন্নয়নের জন্য বড় ব্যয়ের বাজেট প্রয়োজনীয়। সুতরাং বাজেট বড় হওয়াটা আকাঙ্ক্ষিত। তবে আকাঙ্ক্ষিত বড় বাজেট বাস্তবায়নই হল মূল চ্যালেঞ্জ। সবচেয়ে বড় দুশ্চিন্তা হল রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রে। গত কয়েক বছরে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক কম হয়েছে। ফলে শঙ্কাটা আরও বাড়ছে। বাজেটের ব্যয় উন্নয়ন দক্ষভাবে সম্পন্ন করা নিয়েও রয়েছে সংশয়। এদিকে ভৌত অবকাঠামো খাতে বড় ব্যয় করতে গিয়ে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ অংশের বিচারে কমানো হয়েছে। এর দীর্ঘমেয়াদি ফলাফল কেমন হবে তাও ভাবা উচিত। বাজেটের আয়ের দিকে এনবিআর থেকে আয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ৭৬ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা। এ বিশাল আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এনবিআরের পর্যাপ্ত সক্ষমতা এখনও হয়নি। লোকবলের ঘাটতি রয়েছে ডিজিটালাইজেশনের অপর্যাপ্ততা রয়েছে। ফলে এনবিআরের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ নিয়ে দুশ্চিন্তা থেকেই যায়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ঘাটতিই তার প্রমাণ। এবারের বাজেটে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর এডিপি ব্যয় ধরা হয়েছে ৯৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এ বড় অংঙ্কের অর্থ দক্ষভাবে ব্যয় করা নিয়েও রয়েছে সংশয়। যদি অর্থ বছরের প্রথম প্রান্তিক থেকেই প্রকল্প বাস্তবায়নের হার না বাড়ে তবে বছরের শেষ দিকে অদক্ষভাবে ব্যয় করা প্রকল্প প্রকৃত উন্নয়নে খুব কমই অবদান রাখতে পারে। তাই বছরের শুরু থেকেই অর্থ ছাড়ের বিষয়ে নজর দিতে হবে। তাছাড়া এডিপি ব্যয়ের দক্ষ ব্যয়ও তদারকির মধ্যে রাখতে হবে। এবারের বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ ৮৬ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা। তবে রাজস্ব আয় লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী না হলে ঘাটতি আরও বাড়তে পারে। সেক্ষেত্রে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ঋণ গ্রহণের প্রবণতা বাড়তে পারে। যা বেসরকারি বিনিয়োগে ক্রাউডিং আউট ইফেক্ট তৈরি করবে। অবশ্য রাজস্ব ব্যয় যা প্রাক্কলন করা হয়েছে তা ঠিকভাবে করা সম্ভব না হলে ঘাটতি বাড়বে না। বরং কমতে পারে। আমাদের সাম্প্রতিক প্রবণতা অনেকটাই সেরকম। এদিকে বৈদেশিক সহায়তা থেকে আয় ধরা হয়েছে ৮.২ শতাংশ। বাজেট ঘাটতি মেটাতে হলে প্রায় পাঁচ বিলিয়ন ডলার বিদেশি সহায়তা ব্যবহার করতে হবে। যেখানে এর আগে কখনোই তিন বিলিয়ন ডলারের বেশি বিদেশি সহায়তা ব্যবহারের অভিজ্ঞতা বাংলাদেশের নেই। বৈদেশিক সহায়তা ঠিকভাবে ব্যবহার করতে না পারলে ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক ঋণের উপর নির্ভরতা বাড়বে। যা আবার ক্রাউডিং আউট ইফেক্ট তৈরি করতে পারে। আগামী অর্থবছরে ২০১৫১৬ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৭ শতাংশ ধরা হয়েছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বিনিয়োগ ঠিকভাবে হলে প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব। তবে বিনিয়োগ পরিস্থিতি কতটা কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় হবে সেটাই এখন দেখার বিষয়। মূল্যস্ফীতির হার ধরা হয়েছে ৬.২ শতাংশ। এক্ষেত্রে দুটো জিনিস থাকতে হবে। একটি হচ্ছে কঠোর বাজার তদারকি অন্যটি হচ্ছে রাজনৈতিক বিশৃংখলা যেন না থাকে। তবে ঘাটতি বেশি বাড়লে মূল্যস্ফীতির এ হার ঠিক নাও থাকতে পারে। এবারের বাজেটে সরকারি চাকরিজীবীদের বিভিন্ন ধরনের ভাতার ওপর যে করারোপ করা হয়েছে সেটি অত্যন্ত যথাযথ হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণের জন্য কর রেয়াত আগের মতো বহাল থাকবে এটা ভালো সিদ্ধান্ত। সিগারেটের ওপর কর বৃদ্ধি করাটা যুক্তিযুক্ত হয়েছে। এর বাইরে যেসব বিশেষজ্ঞ চিকিত্সক অতিরিক্ত মাসিক আয় করেন তাদের ওপর কর বাড়ানো পাশাপাশি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার ক্লিনিক হাসপাতাল ভেদে পরীক্ষানিরীক্ষা ও অস্ত্রোপচার বাবদ অসামঞ্জস্যপূর্ণ ফি আদায় দূর করার জন্য পরীক্ষামূলকভাবে কর বাড়ানো এবং নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা চালু করা যেতে পারে। এদিকে মধ্যম আয়ের রাষ্ট্র হিসেবে টেকসই অবস্থান পেতে হলে অবশ্যই আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার মানসম্পন্ন উন্নয়ন দরকার। তাই প্রাথমিক শিক্ষার ব্যয়টি আরও বাড়ানো উচিত। অথচ ঘোষিত বাজেট পর্যালোচনা করে দেখা যায় শিক্ষাখাতে জাতীয় বাজেটে বরাদ্দের হার ধীরে ধীরে কমছে। বিশ্লেষকরা বলছেন বরাদ্দকৃত অর্থ যথেষ্ট নয় অপূর্ণ থেকে যাবে শিক্ষকদের বহু চাহিদা। পুরো শিক্ষাখাতকে যেভাবে সরকার খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে ডিজিটালাইজেশনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল সেটাও বিঘ্নিত হবে। কারণ কম্পিউটার প্রযুক্তির সহায়তা বাড়ানো এবং এ সেবার পরিধি বাড়াতে হলে দেশজুড়ে অবকাঠামো গড়ে তুলতে হবে। উন্নত দেশগুলো যেখানে শিক্ষা খাতে প্রতিনিয়ত বরাদ্দ বাড়িয়ে চলেছে। আমরাই শুধু ব্যতিক্রম। এবারের বাজেটে স্বাস্থ্যখাতে ব্যয় বরাদ্দ ধরা হয়েছে মোট ব্যয়ের ৪.৩ শতাংশ। স্বাস্থ্যখাতের এ ব্যয় যথেষ্ট নয় বলে মনে করেন এ খাতের সংশ্লিষ্টরা। তবে স্বাস্থ্যখাতে বিনিয়োগ বাড়লে দুদিক থেকে লাভ আছে। একটি হচ্ছে দেশ থেকে মোটা অংকের টাকা বিদেশে বৈধঅবৈধ পথে চলে যায় চিকিত্সা সেবার জন্য। আমাদের দেশে যদি মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা যায় তবে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা বিদেশে যেতো না। দ্বিতীয়টি হচ্ছে বিদেশ থেকে আমাদের দেশে মেডিক্যাল ট্যুরিজমের আওতায় বহু লোক আসতো এবং আমরা আর্থিকভাবে লাভবান হতাম যেভাবে ভারত মালয়েশিয়া থাইল্যান্ড চিকিত্সা সেবা দান করে লাভবান হচ্ছে। বাজেট নিয়ে অর্থনীতিবিদরা মনে করেন এবারের বাজেটে বাস্তবায়নই মূল চ্যালেঞ্জ। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন বাজেট বাস্তবায়ন করা কঠিন। বিশেষ করে রাজস্ব আয়ের যে লক্ষ্য ধরা হয়েছে সেটি আদায় কঠিন। আবার উন্নয়ন ব্যয়ের যে লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে শেষ পর্যন্ত তাও বাস্তবায়ন হওয়া নিয়ে সংশয় রয়েছে। কেননা চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত এডিপির মাত্র ৫৬ শতাংশ বাস্তবায়ন হয়েছে। শেষে অবশ্য দেখা যাবে বাস্তবায়ন অনেক বেড়েছে। তবে সেখানে স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। তিনি বলেন বাজেট দেয়ার ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া উচিত। প্রথমত যথার্থভাবে আয়ব্যয়ের হিসাব করা। দ্বিতীয়ত বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্যে বাস্তবমুখী পদক্ষেপ। এটি করা গেলে কর্মসংস্থান বাড়বে বিদেশি বিনিয়োগও আসবে। তৃতীয়ত সামাজিক খাত বিশেষ করে কর্মসংস্থানমূলক কারিগরি শিক্ষা সরকারি হাসপাতালে সব ধরনের সেবা নিশ্চিত করা দরকার। অর্থনীতিবিদ ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী বলেছেন বাজেটের যে আকার তা নিয়ে কোন সমস্যা নেই। তবে বাস্তবায়নই হলো মূল কথা। বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে পর্যবেক্ষণ করা যেতে পারে। আর এডিপি বাস্তবায়নে ১ জুন থেকেই অর্থ ছাড় করা দরকার। তিনি বলেন রাজনৈতিক সহিংসতা না থাকলে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী প্রবৃদ্ধি আদায় সম্ভব। তবে মূল্যস্ফীতির যে হার ধরা হয়েছে তা ঠিক রাখা চ্যালেঞ্জিং। যেহেতু সরকারি বেতন বাড়ানো হবে। এর প্রভাবে বেসরকারি বেতনও বাড়বে। যার প্রভাব পড়বে দেশের মূল্যস্তরে। খাত ভিত্তিক পর্যালোচনায় তিনি বলেন শিক্ষা খাত ও প্রযুক্তি খাতে পৃথকভাবে বরাদ্দ দিলে ভাল হতো। আর স্বাস্থ্য খাতে যে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে তা তুলনামূলক কম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6208.csv b/Bangla_fin_news_articles/6208.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b6a60657f2b8b28c5e3f46f3d74aa1a4eb6ca3d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6208.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6208,নিষিদ্ধ কারখানায় নামি কোম্পানির নকল ওষুধ,2015-06-13,আবুল খায়ের,ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর বিভিন্ন সময় নিম্নমানের ওষুধ তৈরিসহ নানা অভিযোগে বেশ কিছু ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। অভিযোগ উঠেছে বর্তমানে সেই সব নিষিদ্ধ কারখানায় গোপনে নামিদামি কোম্পানির ওষুধ তৈরি করে বাজারে ছাড়ছে একটি অসাধু সিন্ডিকেট। এসব ওষুধ বিক্রিও হচ্ছে দেদারছে। তবে ক্রেতাদের আসলনকল চেনায় কোন উপায় না থাকায় প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছেন তারা। এই সিন্ডিকেটে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের অসাধু কর্মকর্তাদেরও জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। জানা গেছে দীর্ঘদিন এসব নকল ওষুধ খাওয়ার পরেও রোগীরা সুস্থ হচ্ছে না। পরে এসব রোগী চিকিত্সকদের কাছে গেলে চিকিত্সকরাও অবাক হয়ে যান। কেননা এমনটা হওয়ার কথা নয়। পরে এসব রোগীদের একই ওষুধ দেশের বাইরে থেকে কিনে খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিত্সকরা। পরে দেখা গেছে সেই ওষুধ খেয়ে তারা সুস্থ হয়ে উঠেছেন। ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের তথ্য মতে দেশে ২৭৭টি ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এদের মধ্যে ২০৯টি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম চালু রয়েছে। লাইসেন্স বাতিল করে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে ২৬টি প্রতিষ্ঠান ২টি প্রতিষ্ঠানের উত্পাদন ও বাজারজাত স্থগিত করা হয়েছে এবং ৩৯টি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করা হয়েছে। বন্ধ করে দেয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো এডকো ফার্মাসিউটিক্যাল এন্ড কেমিক্যাল অগ্রণী ফার্মাসিউটিক্যালস এলবার্ট ডেবিড বিডি এলিয়েন্স কেমিক্যাল আলফা ফার্মাসিউটিক্যালস বাংলাদেশ ইমমিউনিটি কো. সিটি কেমিক্যাল এন্ড ফার্মাসিউটিক্যাল কুমিল্লা ল্যাবরেটরিজ ক্রিসেন্ট ফার্মাসিউটিক্যাল ইস্টার্ন ড্রাগ কো ইস্টার্ন ফার্মাসিউটিক্যালস জনসেবা ফার্মাসিউটিক্যালস মান্নাকো ল্যাবরেটরিজ ফার্মাকো ইন্টারন্যাশনাল রিলায়েন্স ল্যাবরেটরিজ রোচ বাংলাদেশ ইউনাইটেড ল্যাবরেটরিজ উইনবার্গ ফার্মাসিউটিক্যালস ওয়েলকাম কেমিক্যাল ব্লুবেল ল্যাবরেটরিজ ড. জলিল ফার্মা এফ.আর.সি ল্যাবরেটরিজ নাফকো ফার্মা ও জামান ফার্মাসিউটিক্যালস। ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর যেসব প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করে তাদের মধ্যে ১১টি প্রতিষ্ঠান উচ্চ আদালতে গিয়ে আদেশ স্থগিত করে ফের ওষুধ তৈরি করছে। এই ১১টি প্রতিষ্ঠান হলো ইন্দোবাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস ওয়েসিস ল্যাবরেটরিজ রাসা ফার্মাসিউটিক্যালস প্যারাডাইজ কেমিক্যাল শামছুল আলামিন ফার্মাসিউটিক্যালস ট্রপিক্যাল ফার্মাসিউটিক্যালস স্পার্ক ফার্মাসিউটিক্যালস ক্রিস্টাল ফার্মাসিউটিক্যালস বিকল্প ফার্মাসিউটিক্যালস ডলফিন ফার্মাসিউটিক্যালস এবং এ্যাবলেশন ফার্মাসিউটিক্যালস। অভিযোগ রয়েছে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের এক শ্রেণির ড্রাগ সুপার নিজের চাকরির পাশাপাশি নিম্নমানের ওষুধ তৈরির প্রতিষ্ঠানে পরামর্শক হিসেবে চাকরি করে তিনগুণ বেতন নিচ্ছেন। জানা গেছে একটি থানায় ওষুধ বিক্রির বৈধ লাইসেন্স রয়েছে প্রায় ২ হাজারটি। তবে অবৈধ লাইসেন্স রয়েছে বৈধ লাইসেন্সের পাঁচগুণ। অবৈধ ওষুধ বিক্রেতাদের কাছ থেকে নিয়মিত মাসোহারা নেন কর্মকর্তারা। প্রতিজনের কাছ থেকে ১০২০ হাজার টাকা করে নেয়া হয়। প্রতি থানা থেকেই মাসে প্রায় কোটি টাকা আয় করেন ওই অসাধু কর্মকর্তারা। এ প্রসঙ্গে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোস্তাফিজুর রহমান বলেন ওষুধের গুণগত মান যাচাই বাছাই করা যাদের দায়িত্ব তাদের মধ্যে অনেকেই অনিয়মের সঙ্গে জড়িত। এ অবস্থার মধ্যেও ওষুধের গুণগত মান রক্ষায় ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে যারা নিয়ম ভঙ্গ করে ওষুধ তৈরি করছে তাদের ছাড় দেয়া হবে না। ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে ২০১৩ সালে সংসদের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্তক্রমে বাংলাদেশে ওষুধ উত্পাদনকারী ৭৩টি কোম্পানি পরিদর্শন করে সেগুলোর সক্ষমতা যাচাইয়ের উদ্যোগ নেয়া হয়। এই পরিদর্শক দলের প্রধান ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক আ ব ম ফারুক। পরিদর্শক দল ৬২টি প্রতিষ্ঠানকে পেনিসিলিন সেফালোস্পোরিন অন্যান্য এন্টিবায়োটিক ও স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ ছাড়া অন্যান্য ওষুধ উত্পাদনের অনুমতি দেয়। পরিদর্শন শেষে তারা একটি প্রতিবেদনও জমা দেয়। পরে সেই প্রতিবেদনে উল্লেখিত পরামর্শ অনুযায়ী অধিদফতর ব্যবস্থা গ্রহণ করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6209.csv b/Bangla_fin_news_articles/6209.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..04e20dfbda4b501c0476b517c61aaca418b83a67 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6209.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6209,প্রবৃদ্ধির স্থিতিশীলতা অর্জনই বড় চ্যালেঞ্জ,2015-06-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত কয়েক বছর ধরে সার্কভুক্ত দেশগুলোর কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং আর্থিক তদারকি সংস্থাগুলো সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এর ফলে এই অঞ্চলে বিশ্বমন্দা পরবর্তী সময়ে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির দ্বিগুণ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। এখন প্রবৃদ্ধির স্থিতিশীলতা অর্জন বড় চ্যালেঞ্জ। দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থাভুক্ত সার্ক দেশগুলোর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানদের অংশগ্রহণে রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল শুক্রবার সার্ক ফিন্যান্স গভর্নরস সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত হয়েছে। সিম্পোজিয়ামের মূল অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ভুটানের রাজকীয় মুদ্রা তদারক সংস্থার গভর্নর দাশু দাউ তেনজিন। ওই সেশনের প্রধান আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। এ সময় তিনি বলেন উন্নয়নের সবচেয়ে ভালো উপায়গুলোর একটি হলো আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক কার্যক্রম। বাংলাদেশও এক্ষেত্রে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে। ফলে বিশ্বব্যাংক এডিবি জাইকার মতো দাতা সংস্থাগুলো এই ব্যাপারে বাংলাদেশের প্রতি সহযোগিতার হাত আরো প্রসারিত করেছে। ভুটানের দাশু দাউ বলেন ভৌগোলিক এবং অবস্থানগত কারণে আমাদের নানা সমস্যার মোকাবেলা করতে হয়। তাছাড়া দারিদ্র্য এই অঞ্চলের প্রধান সমস্যাগুলোর একটি। এই সমস্যা মোকাবেলায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক কার্যক্রম নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সিম্পোজিয়ামের দুটি সেশনের প্রথমটিতে সভাপতিত্ব করেন রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার গভর্নর ড. রঘুরাম জি রাজন। এ সময় তিনি এ অঞ্চলের আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা তুলে ধরেন। যথাযথ আর্থিক জ্ঞানের অভাব ও সুদের বিষয়ে ধর্মীয় বিধিনিষেধ আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে বড় বাধা বলে মত দেন তিনি। সরকারি ভর্তুকিতে দুর্নীতির বিষয়টিও উল্লেখ করেন তিনি। এ সময় বক্তারা আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে যথাযথ জ্ঞান নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা আর্থিক কাঠামো গড়ে তোলার উপর গুরুত্ব দেন। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সার্ক সচিবালয়ের পরিচালক লক্ষ্মণ সাবিত্রী বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী প্রমুখ। এসময় সার্কভুক্ত দেশসমূহের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ও প্রতিনিধিরা বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6210.csv b/Bangla_fin_news_articles/6210.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ad3c0793fa916dddc2898fdaeebdb98668632705 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6210.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6210,বাজেটের সিংহভাগ চলে যাচ্ছে অনুন্নয়ন খাতে,2015-06-12,বিশেষ প্রতিনিধি,উন্নয়ন ব্যয়ের তুলনায় প্রতিবছরই বাড়ছে অনুন্নয়ন ব্যয়। সরকারের বেতনভাতা খাতে চলে যাচ্ছে বাজেট বরাদ্দের সিংহভাগ। সে হারে বাড়ছে না উন্নয়ন ব্যয়। বরাবরের মতোই এটি হয়ে আসছে। আগামী অর্থবছরে নতুন পেস্কেল বাস্তবায়নের ফলে অনুন্নয়ন খাতে ব্যয় বরাদ্দ আরো বাড়ানো হয়েছে। ২০১৫১৬ অর্থবছরে এ খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ লাখ ৮৪ হাজার ৫৫৯ কোটি টাকা। অন্যান্য ব্যয় হিসাবে নিলে এই বরাদ্দের মোট আকার দাঁড়ায় ১ লাখ ৯৮ হাজার ১০০ কোটি টাকা। প্রসঙ্গত বাজেটের দুটি অংশের একটি উন্নয়ন বাজেট। অপরটি অনুন্নয়ন রাজস্ব বাজেট। উন্নয়ন বাজেটে উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে দেয়া বরাদ্দের বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকে। অনুন্নয়ন বাজেটে মূলত সরকারের প্রতিষ্ঠান পরিচালনা খরচের হিসাব থাকে। অনুন্নয়ন বাজেটের প্রধান অংশটি ব্যয় হয় সরকারি চাকরিজীবীদের বেতনভাতাদি বাবদ। এ খাতের আরেকটি বড় অংশ ব্যয় হচ্ছে সুদ পরিশোধ খাতে। বাজেট তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়বিগত ২০১০১১ সালে মোট বাজেটের ২৯ শতাংশ অর্থাত্ ৩৯ হাজার ৬১৫ কোটি টাকা ছিল উন্নয়ন ব্যয়। অপর দিকে অনুন্নয়ন ব্যয় ছিল ৮৩ হাজার ১৭৭ কোটি টাকা। আগামী ২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে অনুন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ৮৪ হাজার ৫৫৯ কোটি টাকা। যেখানে উন্নয়ন ব্যয়ের আকার দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২ হাজার ৫৫৯ কোটি টাকা টাকা। বিশ্লেষণে দেখা যায়২০১৩১৪ অর্থবছরের প্রকৃত বাজেট ১ লাখ ২১ হাজার ৮ কোটি টাকা থেকে ২৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে অনুন্নয়ন ব্যয় ২০১৪১৫ অর্থবছরে সংশোধিত ১ লাখ ৪৯ হাজার ৩৯৯ কোটি টাকায় দাঁড়ায় যা পরবর্তীতে ২৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেটে ১ লাখ ৮৪ হাজার ৫৯৯ কোটি প্রস্তাব করা হয়েছে। অন্য দিকে সাম্প্রতিক বাজেটগুলোতে উন্নয়নব্যয় বৃদ্ধির শ্লথ হার লক্ষণীয়। ২০১৩১৪ অর্থবছরের উন্নয়ন খাতে প্রকৃত বরাদ্দ ৫৯ হাজার ১৫১ কোটি টাকা। এ বরাদ্দ থেকে ৩৬ দশমিক শুন্য ৫ শতাংশ বেড়ে ২০১৪১৫ অর্থবছরের সংশোধিত বরাদ্দ ৮০ হাজার ৪৭৬ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। ২০১৫১৬ অর্থবছরে ২৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ বৃদ্ধি করে বাজেটে ১ লাখ ২ হাজার ৫৯৯ কোটি টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতেউন্নয়ন বাজেটে বরাদ্দ বাড়ানো হলে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয় এবং অর্থপ্রবাহ বাড়ে। যদিও উন্নয়ন বাজেটের অর্থ সঠিকভাবে ব্যবহূত না হওয়ার অভিযোগ পুরনো। এ দিকে প্রতিবছরই বাজেটের একটা বড় অংশই ব্যয় হচ্ছে বৈদেশিক ঋণের সুদ পরিশোধে। এবার তা আরো বেড়েছে। ২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৩৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে দেশের অভ্যন্তরীণ উত্স থেকে নেয়া ঋণের সুদ বাবদ পরিশোধ করতে হবে ৩৩ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা বাকি ১ হাজার ৭১৩ কোটি টাকা বৈদেশিক উত্স থেকে নেয়া ঋণের সুদ বাবদ পরিশোধ করা হবে। চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সুদ পরিশোধ বাবদ বরাদ্দ রাখা হয়েছে সংশোধিত বাজেটে ২৯ হাজার ৮৬৫ টাকা। জিডিপির হারে ব্যায় প্রতিবছর টাকার অংকে বাজেট বাড়ছে। সেই সাথে সবখাতেই বরাদ্দ বাড়ছে। কিন্তু মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি তুলনায় উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন ব্যয় বিশ্লেষণে দেখাযায় ২০১২২১৩ হতে ২০১৪১৫ অর্থবছর পর্যন্ত অনুন্নয়ন খাতে ব্যয় হয়েছে জিডিপির তুলনায় যথাক্রমে ৯.২৩ শতাংশ ১০.০৪ শতাংশ এবং ১০.১৯ শতাংশ। অন্য দিকে উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে জিডিপির তুলনায় যথাক্রমে মাত্র ৪.৮২ শতাংশ ৪.৮৫ শতাংশ এবং ৫.৭০ শতাংশ। অন্যদিকে অর্থনৈতিক উন্নয়নের বড় চালিকাশক্তি বেসরকারি বিনিয়োগের ক্রমহ্রাসমান পরিস্থিতি লক্ষ করা যাচ্ছে। ২০১৩১৪ অর্থবছরে বেসরকারি বিনিয়োগ জিডিপির ২২.০৩ শতাংশ থেকে ২০১৪১৫ অর্থবছরে ২২.০৭ শতাংশে দাঁড়ায়। অন্য দিকে সরকারি বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান হার বাড়ছে ২০১৩১৪ অর্থবছরে মোট জিডিপির ৬.৫৫ শতাংশ থেকে ২০১৪১৫ অর্থবছরে ৬.৯০ শতাংশ হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6211.csv b/Bangla_fin_news_articles/6211.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..07c0123259f48c20868ba51a6112c9272611e6ce --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6211.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6211,মোদীর সফরে বাংলাদেশ বেশি লাভবান হয়েছে তোফায়েল,2015-06-12,ভোলা প্রতিনিধি,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরে বাংলাদেশ বেশি লাভবান হয়েছে। যারা এর বিরোধিতা করে বক্তব্য দিচ্ছেন তারা ভুল তথ্য দিচ্ছেন। শুক্রবার স্থানীয় শিল্পকলা একাডেমীতে ১০ জন গুণী শিল্পীকে দেয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। জেলা প্রশাসক মো. সেলিম রেজার সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সাবেক অধ্যক্ষ নাট্যশিল্পী এম ফারুকুর রহমান। অনুষ্ঠানের দশ গুণী শিল্পী হলেন এম ফারুকুর রহমান নাটক প্রশান্ত চন্দ্র করঞ্জাই আবৃতি এ.ইউ.এম শাকির সঙ্গীত কাজী নাসিমা শিরিন তুলি নৃত্য ভাস্কর চন্দ্র মজুমদার তবলা এবং এম এ তাহের নাটক আনোয়ার হোসেন আবৃত্তি মনজুর আহমেদ সঙ্গীত কবি হাসান মাহমুদ ফোক গান প্রদীপ রায় তবলা। তাদের প্রত্যেককে ক্রেস্ট সনদ ও নগদ দশ হাজার টাকার চেক পুরস্কার হিসাবে দেওয়া হয়। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন এখন দেশ রাজনৈতিকভাবে স্থিতিশীল। দেশের রপ্তানি লক্ষমাত্রা এ বছর ১৪ বিলিয়নে উন্নীত হয়েছে। তাই দৃঢ়ভাবে আবারো বলা যায় বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এগিয়ে যাবে। এই সরকারের অঙ্গীকার ছিল ২০২১ সালে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মান করা। আমরা সে লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6212.csv b/Bangla_fin_news_articles/6212.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e7ee3a8ef7df995bc1cb981a5754499f8b212e96 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6212.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6212,রমজানে পুঁজিবাজারের লেনদেন সাড়ে ১০টা থেকে,2015-06-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রমজান মাসে বিনিয়োগকারীদের লেনদেনের সুবিধার্থে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেনের সময়সীমা পরিবর্তন করা হয়েছে। ডিএসই জানিয়েছে নতুন লেনদেন সূচি অনুযায়ী লেনদেন হবে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত। সে হিসাবে রমজান মাসে লেনদেনের সময়সীমা ১ ঘণ্টা কমে আসবে। অপর স্টক এক্সচেঞ্জ চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই লেনদেনের সময় একই থাকবে। এদিকে রমজান উপলক্ষে ডিএসইর অফিস চলবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। রমজানের পর বর্তমান নিয়মেই লেনদেন হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6213.csv b/Bangla_fin_news_articles/6213.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f7455a8dcc89dbeb165cc95df24100e3502898f9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6213.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6213,পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন কমেছে,2015-06-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ওঠানামার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দেশের পুঁজিবাজার। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক দুইদিন পতনের পর বুধবার কিছুটা বাড়লেও বৃহস্পতিবার ফের পতন হয়েছে। সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনও কমেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারে বর্তমানে কোম্পানির পরিস্থিতি বিবেচনায় বিনিয়োগ হচ্ছে। তাই পুঁজিবাজারের মূল্য সূচকে ওঠানাম দেখা যাচ্ছে। তথ্যে দেখা গেছে বৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫১৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৫০ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭১ কোটি ২১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬টির কমেছে ১৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৮ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৯০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৯টির কমেছে ১৫৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে ডিএসইতে দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বৃহস্পতিবার আধিপত্য বিস্তার করেছে মিউচুয়াল ফান্ড খাত। দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশ কোম্পানির ৫টিই ছিল এ খাতের। কোম্পানিগুলো হলো ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম মিউচুয়াল ফান্ড আইসিবি এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট মিউচুয়াল ফান্ড ১ স্কিম ১ আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট এনআরবি মিউচুয়াল ফান্ড এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ড এবং আইসিবি এএমসিএল দ্বিতীয় এনআরবি মিউচুয়াল ফান্ড। আর দর কমার ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট। বৃহস্পতিবার শেয়ারটির দর কমেছে ৯ টাকা ৮০ পয়সা বা ৭ দশমিক ৭২ শতাংশ। এছাড়া শীর্ষ দর পতনের তালিকায় ছিল ওরিয়ন ইনফিউশন অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ সামিট পাওয়ার বিএসআরএম এবং ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6214.csv b/Bangla_fin_news_articles/6214.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a779d8c6a2c710ea85b4d5ef28108283fe3951e8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6214.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6214,হিজড়াদের ঋণ দিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক গভর্নরের বিশেষ উদ্যোগ,2015-06-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সমাজের সুবিধা বঞ্চিত ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে আর্থিক সেবার অন্তর্ভুক্তিতে কাজ করে যাচ্ছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। নিচ্ছেন নানামুখী উদ্যোগ। তারই অংশ হিসাবে বিভিন্ন শ্রেণি পেশা ও সুবিধা বঞ্চিতদের আর্থিক সেবায় অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। গভর্নর চান সমাজের পিছিয়ে পড়া ও সুবিধা বঞ্চিতরা ব্যাংকিং সেবা তথা আর্থিক সেবা পাওয়ার মাধ্যমে মূল ধরার অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত হোক। আর সেটা করা গেলে দেশের অর্থনীতিও একটা মজবুত ভিতের উপর দাঁড়াতে সক্ষম হবে। এরই অংশ হিসাবে হিজড়া প্রতিবন্ধী সমাজের সুবিধা বঞ্চিত এবং রাখানইনসহ সকল উপজাতীয় নারী উদ্যোক্তাদের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে এসএমই ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা ঋণ দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর্থিক সেবার সুফল প্রান্তিক পর্যায়ের উদ্যোক্তাদের মাঝে পৌঁছাতে এ উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগ থেকে এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। দেশের সকল তফসিলী ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের কাছে পাঠানো এই প্রজ্ঞাপনে তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সম্প্রদায় হিজড়া প্রতিবন্ধী দেশের সুবিধা বঞ্চিত নারী উদ্যোক্তা এবং রাখাইনসহ সকল উপজাতি উদ্যোক্তাদের এসএমই খাতের আওতায় ঋণ বিতরণের কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই ঋণ নীতিমালা ও কর্মসূচির আওতায় সরাসরি অথবা এনজিও লিংকেজের মাধ্যমে গ্রাহক পর্যায়ে এ ঋণ বিতরণ করা যাবে। প্রজ্ঞাপনে আরো উল্লেখ করা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগ পরিচালিত বাংলাদেশ ব্যাংক ফান্ড নতুন উদ্যোক্তা তহবিল ইসলামী পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের আওতায় পুনঃঅর্থায়ন যোগ্য ঋণ হিসাবে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তা উদ্যোক্তাদের মাঝে বিতরণ করতে পারবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6215.csv b/Bangla_fin_news_articles/6215.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c6336a6aa1f0851b899396b3e13aeb3298e7427e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6215.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6215,পুঁজিবাজারে সূচক লেনদেন বেড়েছে,2015-06-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বুধবার সূচক বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনও বেড়েছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে দুইদিন দর সংশোধনের পর মার্কেটে স্বাভাবিক গতি হিসেবেই সূচক বেড়েছে। লেনদেনও একদিন পরই পাঁচশ কোটি টাকার উপরে উঠে এসেছে। লেনদেনের ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল জ্বালানি খাতের অবদান। আর দাম বাড়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল সিমেন্ট খাত। এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বেড়েছে ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫২১ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৪ কোটি ১৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯৮টির কমেছে ৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৫ কোটি ২৪ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২০ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩১টির কমেছে ৮০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে সম্প্রতি শেয়ারের অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে অপ্রকাশিত কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইউনাইটেড এয়ারের। দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিশের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে গত এক মাস ইউনাইটেড এয়ারের শেয়ারের দর টানা বাড়ছে। ৯ মে কোম্পানিটির শেয়ারের দর ছিল সাড়ে ৭ টাকা। এরপর টানা দর বেড়ে ৯ জুন কোম্পানির শেয়ারের দর ১১ দশমিক ২০ পয়সায় গিয়ে দাঁড়ায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6216.csv b/Bangla_fin_news_articles/6216.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dae40af7a98f9ade7b81076bce2448bd520cd9e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6216.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6216,হিজড়া প্রতিবন্ধী ও উপজাতীয়রাও পাবেন এসএমই ঋণ,2015-06-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে হিজড়া প্রতিবন্ধী সমাজের সুবিধাবঞ্চিত এবং রাখানইনসহ সকল উপজাতীর নারী উদ্যোক্তারা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে এসএমই ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা ঋণ পাবেন। আগে এ ধরনের সুযোগ ছিল না। সমাজের অনগ্রসর ও সুবিধাবঞ্চিদের আর্থিক সেবার সুফল প্রান্তিক পর্যায়ের উদ্যোক্তাদের মাঝে পৌঁছাতে এ উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এমএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগ থেকে এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। দেশের সকল তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের কাছে পাঠানো প্রজ্ঞাপনে তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রাপ্ত সম্প্রদায় হিজড়া প্রতিবন্ধী দেশের সুবিধা বঞ্চিত নারী উদ্যোক্তা এবং রাখাইনসহ সকল উপজাতি উদ্যোক্তাদের এসএমই খাতের আওতায় ঋণ বিতরণের কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সমাজের অনগ্রসর ও সুবিধা বঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে এসএমই কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুফল প্রান্তিক পর্যায়ের উদ্যোক্তাদের মাঝে পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই ঋণ নীতিমালা ও কর্মসূচীর আওতায় সরাসরি অথবা এনজিও লিংকেজের মাধ্যমে গ্রাহক পর্যায়ে এ ঋণ বিতরণ করা যাবে। প্রজ্ঞাপনে আরো উল্লেখ করা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগের পরিচালিত বাংলাদেশ ব্যাংক ফান্ড নতুন উদ্যোক্তা তহবিল ইসলামী পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের আওতায় পুনঃঅর্থায়ন যোগ্য ঋণ হিসাবে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান উদ্যোক্তাদের মাঝে বিতরণ করতে পারবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6217.csv b/Bangla_fin_news_articles/6217.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..919f93a4b5e368bb43fa07dc6a9a06dbfa90b19a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6217.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6217,গত মাসে মূল্যস্ফিতি ছিল ৬১৯ শতাংশ,2015-06-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের মে মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৬ দশমিক ১৯ শতাংশ ছিল। গত এপ্রিলে এর পরিমাণ ছিল ৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। বুধবার দুপুরে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের এনইসি সম্মেলন কক্ষে মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ তথ্য জানান। তিনি জানান এ সময়ে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে ৬ দশমিক ২৩ শতাংশে দাঁড়ায় যা আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ৪৮ শতাংশ।তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে দাঁড়ায় ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ। যা পূর্ববর্তী মাসে ছিল ৬ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানী তেল শিল্পের কাঁচামাল মূলধনী যন্ত্রপাতি পেট্রোলিয়াম জাতীয় পদার্থসহ সকল পণ্যের দাম কমার কারণে মূল্যস্ফীতি কমে বলে তিনি জানা। এছাড়া ভারতেও মূল্যস্ফীতি হ্রাস পাওয়ার কারণে প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশেও প্রভাব পড়ে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হিসাব অনুযায়ী শহরের তুলনায় গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট হারে কমে মে মাসে হয় ৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ যা এপ্রিলে ছিল ৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। গ্রামে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়ায় ৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ যা তার আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ৯৯ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয় ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ যা তার আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ। শহরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি মে মাসে দশমিক দুই শতাংশ হারে কমে হয় ৬ দশমিক ৮৭ শতাংশ যা তার আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ। আর খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে ৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ হয় যা তার আগের মাসে ছিল ৭ দশমিক ৬২ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে হয় ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ যা তার আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6218.csv b/Bangla_fin_news_articles/6218.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..531ea1e316078c56298e666da77f6121be79cf80 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6218.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6218,সুবিধাবঞ্চিতদের এসএমই ঋণ দিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশ,2015-06-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সমাজের অনগ্রসর ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে এসএমই ঋণ দিতে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই নির্দেশ দেয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রাপ্ত সম্প্রদায় প্রতিবন্ধী দেশের সুবিধাবঞ্চিত নারী উদ্যোক্তা এবং রাখাইনসহ সকল উপজাতি উদ্যোক্তাদের এসএমই খাতের আওতায় ঋণ বিতরণের কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সকল তফসিলী ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশ দেয়া হয়। উল্লেখ্য এই ঋণ বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই ঋণ নীতিমালা ও কর্মসূচির আওতায় সরাসরি অথবা এনজিও লিংকেজের মাধ্যমে গ্রাহক পর্যায়ে বিতরণ করা যাবে। বিতরণকৃত ঋণ বাংলাদেশ ব্যাংকের জারিকৃত সার্কুলারে বর্ণিত শর্তাবলী পরিপালন সাপেক্ষে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে এসএমই এন্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত বাংলাদেশ ব্যাংক ফান্ড নতুন উদ্যোক্তা তহবিল ও ইসলামী পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের আওতায় পুনঃঅর্থায়নযোগ্য মর্মেও বিবেচিত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6219.csv b/Bangla_fin_news_articles/6219.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..67afab8c49aea1d090f1ddee8f1d2c0a6cafd8f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6219.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6219,পুঁজিবাজারে দিনভর সূচকের ওঠানামা,2015-06-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মঙ্গলবার পঁজিবাজারে দিনভর সূচকের ওঠানামার পর দিনশেষে কমেছে। সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনও নেমে গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে পাঁচশ কোটি টাকারও কম। এদিকে টানা ছয় কর্মদিবস লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের শেয়ারদর বাড়ার পর কিছুটা কমেছে। শেয়ারটি দর হারানোর শীর্ষ দশ কোম্পানির মধ্যে চলে আসে।তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৮৬ কোটি ৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬২ কোটি ২৭ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৫টির কমেছে ২৩২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৪ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৯৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৮ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৩টির কমেছে ১২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহের অনুমোদন পেয়েছে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি কমিশন সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বিএসইসি জানিয়েছে কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে ৩ কোটি শেয়ার ছেড়ে ৬০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। কোম্পানিটিকে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সাথে ১০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ২০ টাকা মূল্যে শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে কমিশন। কোম্পানিটি পুঁজিবাজার থেকে টাকা সংগ্রহ করে মূলধনী বিনিয়োগ ব্যাংক ঋণ পরিশোধ চলতি মূলধন অর্থায়ন ও আইপিওর কাজে ব্যয় করবে। ২০১৪ সালের ৩০ জুনে শেষ হওয়া অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস ৩ টাকা ৩৩ পয়সা। নেট এসেট ভ্যালু এনএভি ১৯ টাকা ৬০ পয়সা । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6220.csv b/Bangla_fin_news_articles/6220.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3ed48d40cad745d9ca256e595b2ef9c0a0eeb3cd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6220.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6220,২৫ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে এইচএসবিসি,2015-06-09,অনলাইন ডেস্ক,ইউরোপের সর্ববৃহৎ ব্যাংক দ্য হংকং অ্যান্ড সাংহাই ব্যাংকিং কর্পোরেশন এইচএসবিসি খরচ কমাতে বিশ্বব্যাপী প্রায় ২৫ হাজার কর্মী ছাঁটাই করার পরিকল্পনা করছে। ছাটাইয়ের ফলে ব্যাংকটিতে বর্তমানে দুই লাখ ৬৬ হাজার কর্মীর মধ্যে ১০ শতাংশ কর্মী কাজ হারাবেন। খবর বিবিসির। শুধুমাত্র যুক্তরাজ্য থেকেই প্রায় আট হাজার কর্মী তাদের চাকরি হারাবেন। এই বিশাল সংখ্যক কর্মী ছাঁটাই সম্পর্কে ব্যাংকটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টুয়ার্ট গ্যালিভার বলেন স্বাভাবিক নিয়মেই ছাঁটাইয়ের কাজটি করা হবে। শুধুমাত্র যুক্তরাজ্যেই ব্যাংকটির ইনভেস্টমেন্ট ও রিটেইল ব্যাংকিংএই দুই বিভাগে প্রায় ৪৮ হাজার কর্মী আছে। দেশটির হাই স্ট্রিটে শাখাগুলোর নতুনভাবে ব্র্যান্ডিং করার পরিকল্পনা নিয়েছে ব্যাংকটি। তবে তার জন্য এখনো নতুন নাম ঠিক করা হয়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6221.csv b/Bangla_fin_news_articles/6221.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..55283229787863979cadaf5c8ccd60b13f15a8f8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6221.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6221,বাংলাদেশ ৪৪তম অর্থনৈতিক দেশ,2015-06-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি মূল্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন বিশ্বের ৪৪তম অর্থনীতি। এ বছরের ১৪ এপ্রিল বিশ্ব ব্যাংকের জিডিপি প্রতিবেদন ও একই মাসে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত একনেক সভায় পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ তথ্য উপস্থাপন করেন। মন্ত্রী এ সময় বলেন এ দুটো প্রতিষ্ঠানের সাম্প্রতিক তথ্য মতে ২০১৩ সালে চলতি মূল্যে বাংলাদেশের জিডিপি বিশ্বে ৫৮তম স্থানে ছিল। এখন ২০১৫ সালে জিডিপিতে বাংলাদেশে অবস্থান বিশ্বে ৪৪তম। অপরদিকে ক্রয় ক্ষমতার ভিত্তিতে পিপিপি ২০১৩ সালে বাংলাদেশের অবস্থান যেখানে ৩৬তম ছিল এখন তা ৩৩তম স্থানে দাঁড়িয়েছে। একনেক বৈঠক শেষে মন্ত্রী আরো জানান চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত ১১ মাসে সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি আরএডিপি বাস্তবায়ন হার ৬৭ ভাগ। তিনি বলেন একই সময়ে গত বছর এ বাস্তবায়ন হার ছিল ৬৬ ভাগ। গত বছর যেখানে এ সময়ে ব্যয়ের পরিমাণ ছিল ৪২১৬২ কোটি টাকা এ বছর ব্যয়ের পরিমাণ ৫১৯৯৭ কোটি টাকা। গত বছরের তুলনায় তা প্রায় ৯৮০০ কোটি টাকা বেশি। মন্ত্রী আরো বলেন এডিপি বাস্তবায়ন নিয়ে সবাই বলে থাকেন শেষ প্রান্তিকে এসে বাস্তবায়ন হার বেশি হয়। ফলে প্রকল্প বাস্তবায়নের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠে। হ্যাঁ এটা কিছুটা সত্য তবে ঢালাওভাবে সত্য নয়। কারণ হিসেবে তিনি বলেন অর্থ বছরের প্রথম প্রান্তিকে বর্ষাকাল থাকায় প্রকল্প বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হয়। এর জের দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকে চলে যায়। তবে আমরা আগামী অর্থ বছরের শুরু থেকে যতটা সম্ভব সতর্ক থাকব যাতে করে শেষ প্রান্তিকে এসে বেশিরভাগ বাস্তবায়ন না হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6222.csv b/Bangla_fin_news_articles/6222.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..343118025f310f0d2e55585a0b52da4372a191dc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6222.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6222,প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে আরো ১২ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি,2015-06-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়নে আরো ১২ কোটি ডলার দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। ৬ বছর মেয়াদি প্রাথমিক শিক্ষা বিষয়ক এক প্রোগ্রামের প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন প্রোগ্রাম আওতায় বাড়তি এ ঋণ দেয়া হবে। গতকাল সোমবার রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কক্ষে এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি জ্যেষ্ঠ সচিব মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন এবং এডিবির পক্ষে সংস্থার আবাসিক প্রতিনিধি কাজুহিকো হিগুছি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়নের এ প্রজেক্টে এডিবির প্রাথমিক চুক্তির সময় ঋণের পরিমাণ ছিল ৩২ কোটি ডলার। ২০১১ সালে চুক্তির সময়ই বলা ছিল সঠিকভাবে প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে আরো তহবিল পাওয়া যাবে। মধ্যবর্তী পর্যবেক্ষণের উপর ভিত্তি করে অতিরিক্ত ঋণ দেয়ার বিষয়টি নির্ধারিত হবে। মধ্যবর্তী পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে এ প্রোগ্রামের ফলে স্কুলে অংশগ্রহণের পরিমাণ বেড়েছে কমেছে স্কুল থেকে ঝরে পড়া শিশুর সংখ্যা। তবে এর প্রভাব নিম্ন শ্রেণির সমাজে তুলনামূলকভাবে কম। মধ্যবর্তী পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতেই বাংলাদেশকে আরো ১২ কোটি ডলার ঋণ দেয়া হচ্ছে। এডিবির এ বিশেষ তহবিলের ঋণের ম্যাচিউরিটি কাল ২৫ বছর। প্রাইমারি ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১৭ সালের জুনের মধ্যে এ প্রোগ্রাম সম্পন্ন করবে। কাজুহিকো হিগুছি চুক্তি অনুষ্ঠানে বলেন বাংলাদেশের শিশুরা যেন মান সম্পন্ন শিক্ষা পায় সেজন্য এ প্রোগ্রাম পরিচালনা করা হয়। প্রাইমারি শিক্ষা ব্যবস্থায় সব শিশু যেন আসতে পারে এটাই এর মূল উদ্দেশ্য। এক্ষেত্রে এই বাড়তি ১২ কোটি ডলার ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6223.csv b/Bangla_fin_news_articles/6223.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d4f5eb4b2415c65a72ef7715051646a0e1670d11 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6223.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6223,সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে,2015-06-09,রেজাউল হক কৌশিক,প্রতি মাসেই বাড়ছে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ ভাঙছে আগের রেকর্ড। সম্প্রতি সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানো হলেও বিক্রি কমেনি। আর তারই ফলস্বরূপ সঞ্চয়পত্রের বিক্রি সংশোধিত বাজেটে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে গেছে। চলতি অর্থবছরের দশ মাসে সঞ্চয়পত্র থেকে সরকারের নিট ঋণ দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার ১৪১ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে নির্ধারিত ২১ হাজার কোটি টাকার তুলনায় যা চার হাজার ১৪১ কোটি টাকা বেশি। চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে সঞ্চয়পত্র বিক্রি থেকে নয় হাজার ৫৬ কোটি টাকা সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। গত বৃহস্পতিবার সংশোধিত বাজেটে এ লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ২১ হাজার কোটি টাকা করার কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী আবদুল মুহিত। এর আগে গত ২৩ মে পাঁচ ধরনের সঞ্চয়পত্রে প্রায় দুই শতাংশ সুদ কমিয়ে ১১ শতাংশের আশেপাশে নির্ধারণ করা হয়েছে। অবশ্য কমিয়ে আনা সুদহারও বর্তমানে ব্যাংকের আমানতে সুদহারের তুলনায় অনেক বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে দেখা গেছে গত এপ্রিলে ব্যাংক খাতের আমানতের গড় সুদহার ছিল সাত দশমিক শূন্য ছয় শতাংশ। সুদহার কমানোর পর ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্র বিক্রি থেকে নিট ১৫ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার সঞ্চয় পরিদফতরের তথ্যমতে চলতি অর্থবছরের প্রথম দশ মাসে জুলাইএপ্রিল মোট ৩৫ হাজার ১৭৪ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এখান থেকে ১১ হাজার ৩৩ কোটি টাকা মূল পরিশোধের পর নিট বিক্রি দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার ১৪১ কোটি টাকা। সব চেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে পরিবার সঞ্চয়পত্র। পরিবার সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রি দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৮৫৩ কোটি টাকা। তিন মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক সঞ্চয়পত্রে নিট বিক্রি হয়েছে সাত হাজার ২৮৩ কোটি টাকা এবং পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে দুই হাজার ৩৫৩ কোটি টাকা। ২০১৪১৫ অর্থবছরের মূল বাজেটে সুদ ব্যয় বাবদ ৩১ হাজার ৪৩ কোটি টাকা ধরা হয়েছিল। তবে সংশোধিত বাজেটে লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে ২৯ হাজার ৮৬৫ কোটি টাকা করা হয়েছে। তবে সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি সঞ্চয়পত্র বিক্রি হওয়ায় সুদ ব্যয় আরও বেশি হতে পারে বলে সংশ্লিষ্টদের ধারণা। আগামী অর্থবছরের ঘোষিত বাজেটে ঋণের সুদ পরিশোধ বাবদ ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা। গত মাসে পাঁচ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রের সুদের হার ১৩ দশমিক ১৯ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১১ দশমিক ২৬ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। সঞ্চয়পত্র সুদের হার কমানোর ঘোষণা দেয়ার সময় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছিলেন সুদের হার বেশি হওয়ায় সঞ্চয়পত্রের বিক্রি অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গিয়েছিল। এটা চলতে থাকলে এ খাতে বিনিয়োগ আরও বেড়ে যাবে। সরকারের ভবিষ্যত্ ঋণের বোঝাও বেড়ে যাবে। সে কারণেই আমরা এটাকে কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এর আগে আমরা সঞ্চয়পত্রের সুদের হার বাড়িয়েছিলাম। সেটা আর রাখা সম্ভব হল না। সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6224.csv b/Bangla_fin_news_articles/6224.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2d40ae1022f9957f4b895775c90a668143898cd0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6224.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6224,লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করা সম্ভব হবে অর্থমন্ত্রী,2015-06-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা উচ্চাভিলাষী হলেও তা আদায় করা সম্ভব হবে। সোমবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর কর্মকর্তাদের সাথে এক বৈঠকশেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অব্যশই উচ্চাভিলাষী। তবে আপনারা লক্ষ্য করলে দেখবেন গত ৬ বছরে এনবিআরের জনবল বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩শ থেকে ২ হাজার ২শ জনে। নতুন কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। আমরা এ জনবল দিয়ে আগামী বছর করযোগ্য ব্যক্তিদের করের আওতায় আনার ওপর বেশি গুরুত্ব দেবো। আশা করি এনবিআর নতুন করদাতা খুঁজে বের করে রাজস্ব আয় পূরণ করতে সক্ষম হবে। তিনি করদাতাদের ওপর পরিচালিত এক জরিপের ফলাফল তুলে ধরে বলেন দেশে এখন ১১ লাখ করদাতা রয়েছেন। কিন্তু জরিপে উঠে এসেছে এটা দ্বিগুণ করা সম্ভব। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় এনবিআর সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে সংস্থার চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে আয়কর থেকে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৫০ হাজার কোটি টাকা। আর প্রস্তাবিত বাজেটে এর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা। এক বছরের ব্যবধানে আয়কর আদায় ১৫ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা বাড়াতে হবে এবং সেটা সম্ভব বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন আমাদের এক বছরে ২৩ শতাংশ রাজস্ব আয় বাড়ানোর অভিক্ষতা আছে। এনবিআরের জনবল বেড়েছে তৈরি হয়েছে সক্ষমতা। এতে আশা করি আগামী অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আয় ৩০ শতাংশ বাড়াতে পারবো। মুহিত বলেনএবারের বাজেটে বড় পরিবর্তন হলোআয়কর ও করপোরেট কর রাজস্ব আয়ের সবচেয়ে বড় খাত হিসেবে চিহ্নিত করা। এটা আগে কখনও ছিলো না। এছাড়া এবার সেভাবে করহার বাড়ানো হয়নি। কিছু পণ্যকে করের আওতায় আনা হয়েছে। এর মূল কারন হলো আমরা করহার নয় করজাল বাড়ানোর মাধ্যমে রাজস্ব আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছি। তিনি বলেন বর্তমানে উপজেলা পর্যায়ে অনেক করযোগ্য ব্যক্তি রয়েছেন। আমরা এ কারণে ঢাকার বাইরে বিশেষত উপজেলা পর্যায়ে করদাতা সৃষ্টির ওপর গুরুত্বারোপ করবো। এক প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী জানান ঢাকা ও চট্টগ্রামে ন্যুনতম করহার একই থাকবে। দেশের অন্যান্য শহর এবং গ্রামীণ পর্যায়ে ন্যুনতম করহার আলাদা হবে। উল্লেখ্য আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ২ লাখ ৮ হাজার ৪৪৩ কোটি টাকার রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। এর মধ্যে এনবিআর করএক লাখ ৭৬ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা এনবিআর বহির্ভূত কর৫ হাজার ৮৭৪ কোটি টাকা এবং কর ব্যতীত প্রাপ্তি২৬ হাজার ১৯৯ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6225.csv b/Bangla_fin_news_articles/6225.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..38219b1f56956f2e61126c325f0871ccd5c9d2ab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6225.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6225,১১ মাসে রফতানি আয় দুই হাজার ৮১৪ কোটি ডলার,2015-06-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ জুলাই থেকে মে পর্যন্ত ১১ মাসে দুই হাজার ১৪ কোটি ৪৩ লাখ ডলারের রফতানি হয়েছে। এতে এ সময় পর্যন্ত প্রবৃদ্ধি দুই দশমিক ৮০ শতাংশ। তবে এ আয় নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ছয় দশমিক এক শতাংশ কম। অন্যদিকে একক মাস হিসাবে মে মাসে রফতানি আয় হয়েছে ২৮৪ কোটি ১৪ লাখ মার্কিন ডলার। গত অর্থবছরের মে মাসে রফতানি হয়েছিল ২৭২ কোটি ২১ লাখ ডলার যার প্রবৃদ্ধি তুলনামূলকভাবে ২০১৪১৫ অর্থবছরের চেয়ে চার দশমিক ৩৭ শতাংশ বেশি। তবে একক মাসের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় গত মে মাসে আট দশমিক ৫৭ শতাংশ কম রফতানি হয়েছে। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি সর্বশেষ প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসের জন্য রফতানি আয়ের লক্ষমাত্রা ছিল দুই হাজার ৯৯৪ কোটি ৩০ লাখ ডলার। আর পুরো বছরের জন্য লক্ষ্যমাত্রা ছিল তিন হাজার ৩২০ কোটি ডলার। তাই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হতে হলে চলতি মাসে ৩২৬ কোটি ডলার রফতানি হতে হবে। কিন্তু এক মাসের জন্য এটি অনেক বেশি হওয়ায় চলতি অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ায় আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। দীর্ঘদিন ধরে রফতানি লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ার ঘেরাটোপ থেকে বের হতে পারছে না। রফতানিকারকরা বলছেন গত বছরের সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং চলতি বছরের প্রথম দিকে তিনমাস লাগাতার হরতালঅবরোধ রফতানি আয়ের ওপর প্রভাব ফেলেছে। রাজনৈতিক সহিংসতা ও হরতালঅবরোধ যে ক্ষতি হয়েছে তা এখনও কাটিয়ে উঠা সম্ভব হয়নি। এসব কারণে বিগত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর কাঙ্ক্ষিত রফতানি প্রবৃদ্ধি হচ্ছে না এবং লক্ষ্যমাত্রাও পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। ইপিবির তথ্য অনুযায়ী বরাবরের মতো এ ১১ মাসের আয়ের বড় অংশ এসেছে তৈরি পোশাক খাত থেকে। নিটওয়্যার ও ওভেন দুটি পণ্যের ক্ষেত্রে বিগত বছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হলেও নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কিছুটা পিছিয়ে আছে। জুলাইমে সময়ে নিটওয়্যার উপখাতে এক হাজার ১৯১ কোটি ৯১ লাখ ডলারের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রফতানি হয়েছে এক হাজার ১১৬ কোটি ৭৫ লাখ। এক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ছয় দশমিক ৩১ শতাংশ কম এবং গত অর্থবছরের তুলনায় ২ দশমিক ২৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আর ওভেন পোশাক পণ্য রফতানি হয়েছে এক হাজার ১৭৫ কোটি ৭২ লাখ ডলারের যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় চার দশমিক ৭২ শতাংশ কম তবে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় চার দশমিক ৪৩ শতাংশ বেশি। এছাড়া অন্যান্য পণ্যের মধ্যে আলোচ্য সময়ে হিমায়িত পণ্য রফতানি হয়েছে ১০৭ কোটি ১৩ লাখ ডলারের যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে পাঁচ দশমিক ১৯ শতাংশ কম। হোম টেক্সটাইল রফতানি হয়েছে ৭৪ কোটি ২০ লাখ ডলারের। লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় এটি কম হলেও গতবছরের একই সময়ের তুলনায় তা বেড়েছে। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রফতানি হয়েছে ১০২ কোটি ২২ লাখ ডলারের। যা লক্ষ্যমাত্রা ও প্রবৃদ্ধি দুদিক থেকেই কম। অন্যদিকে পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এ সময়ে পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানি হয়েছে ৭৯ কোটি ৪২ লাখ ডলারের। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে পাঁচ দশমিক ৪২ এবং গত বছরের একই সময়ের তুলনায় পাঁচ দশমিক এক শতাংশ বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6226.csv b/Bangla_fin_news_articles/6226.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d91b3d72fbc4b623aa7a87e2190270e523592e53 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6226.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6226,বাড়তি কর প্রত্যাহারের দাবি প্লাস্টিক রপ্তানিকারকদের,2015-06-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রপ্তানি পণ্যের ওপর আগামী অর্থবছর থেকে উৎসে কর বাড়িয়ে ১ শতাংশ করার বিরোধিতা করেছে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিপিজিএমইএ। সেই সঙ্গে আমদানিকৃত পণ্যের সম্পূরক শুল্ক কমানোরও বিরোধিতা করে সংগঠনটি। সোমবার পল্টনে সংগঠনের নিজস্ব কার্যালয়ে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে বিপিজিএমইএর সভাপতি জসিম উদ্দিন প্লাস্টিক রপ্তানিখাতের নানামুখী সংকট তুলে ধরেন। তিনি বলেন বাড়তি করের ফলে রপ্তানিকারকরা প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়বেন। এ সময় তিনি প্লাস্টিক পণ্যের রপ্তানির কর পূর্বের অবস্থানে আনা অথবা কেবলমাত্র মুনাফার ওপর করারোপের দাবি জানান। বর্তমানে গার্মেন্টস রপ্তানিকারকরা রপ্তানির বিপরীতে দশমিক ৩০ শতাংশ এবং প্লাস্টিক পণ্যসহ অন্যান্য রপ্তানিকারকরা দশমিক ৬০ শতাংশ হারে উৎসে কর দেন। প্রস্তাবিত বাজেটে তা সবার জন্য ১ শতাংশ করার প্রস্তাব দেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বাজেট নিয়ে সংগঠনের অবস্থান জানাতে এ সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। জসিম উদ্দিন বলেন আমেরিকার বাজারে বাংলাদেশের প্লাস্টিক পণ্য এখন জিএসপি সুবিধা পায় না। এছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের মুদ্রা ইউরোর দরপতনের পর সেখানকার মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে উৎসে করারোপ প্লাস্টিক শিল্পের জন্য টেকসই হবে না। ২০২১ সালের মধ্যে তাদের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ৭০ বিলিয়ন ডলার অর্জন করাও কঠিন হবে বলে জানান তিনি। আমদানি পণ্যের ওপর সম্পূরক শুল্ক কমানোর ব্যাপারে জসিম উদ্দিন বলেন এতে স্থানীয় শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবে। স্থানীয় শিল্প বিকাশের স্বার্থে সম্পূরক শুল্ক সর্বোচ্চ পর্যায়ে নির্ধারণ করা উচিত ছিল। প্রস্তাবিত বাজেটে তা ৬০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৪৫ শতাংশ করা হয়েছে। এ সময় সংগঠনের ঊর্ধ্বতন নেতারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6227.csv b/Bangla_fin_news_articles/6227.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28b41102666ef2f57fedf4015d861a09899c67f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6227.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6227,পুঁজিবাজারে বড় দরপতন,2015-06-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার পরদিন রবিবার পুঁজিবাজারে সূচকের উঠানামা কম হলেও সোমবার বড় ধরনের পতন হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ১ দশমিক ৬৩ শতাংশ। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই সূচক কমেছে আড়াইশ পয়েন্টেরও বেশি। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন গত কয়েকদিন ধরে বাজারে দর বৃদ্ধির প্রবণতা ছিল। ফলে এখন কিছুটা দর সংশোধন হচ্ছে। এখানে বাজেটের প্রভাব কম। তবে বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য নেতিবাচক কিছু নেই। বরং কিছু ইতিবাচক পদক্ষেপ রয়েছে। ফলে বাজেটের প্রভাবে বাজারে দরপতনের সুযোগ নেই। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে কয়েকদিন আগেও ডিএসইর সর্বনিম্ন সার্বিক মূল্য সূচক ছিল ৩ হাজার ৯৫৯ পয়েন্টে। অনেক কোম্পানির শেয়ার মূল্য কম থাকা এবং বাজেটীয় প্রত্যাশায় সেখান থেকে সূচক উঠে এসেছে সাড়ে চার হাজার পয়েন্টে। বাজেটীয় পদক্ষেপের প্রভাব শেষ হয়ে বাজারে এখন স্পষ্ট হয়ে উঠেছে কোম্পানির লভ্যাংশ দেয়ার প্রবণতার উপর দামের ওঠানামা। এতে কিছু কোম্পানির শেয়ারদর কমে গেছে। এদিকে বরাবরের মতোই জ্বালানি খাতে অব্যাহত ছিল লেনদেনের প্রবণতা। শীর্ষে থাকা এ খাতে সোমবার লেনদেন হয়েছে প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ২৬ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে সোমবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৮৬ কোটি ৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬২ কোটি ২৭ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৫টির কমেছে ২৩২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৫৮ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৯৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৮৩ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৭ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩২টির কমেছে ১৮৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6228.csv b/Bangla_fin_news_articles/6228.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..51648bc1584cd40fc167040e11e9c7f0afed623e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6228.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6228,বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য কর সুবিধা দাবি সিএসইর,2015-06-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালিউল মারুফ মতিন বলেছেন পুঁজিবাজারে বিনোয়োগ বাড়াতে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কর সুবিধা প্রদান করা দরকার। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আমাদের দেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। তাদের কর সুবিধা দিলে বিনিয়োগ বাড়বে। এছাড়া বাজারের স্বার্থে স্টক এক্সচেঞ্জের কর অব্যাহতি দেয়ারও দাবি জানান তিনি। আগামী ২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের প্রতিক্রিয়া জানাতে সোমবার আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিএসইর ডিএমডি গোলাম ফারুক। ওয়লিউল মারুফ মতিন আরও বলেন এবারের বাজেট পুঁজিবাজারবান্ধব। করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা বাড়ানোর ফলে বিনিয়োগকারীরা লাভবান হবেন। এছাড়াও শেয়ারবাজারের জন্য ইতিবাচক কিছু পদক্ষেপ এবারের বাজেটে নেয়া হয়েছে। তবে বাজেটে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে কর সুবিধা ও স্টক এক্সচেঞ্জকে শতভাগ কর মওকুফ করা দরকার ছিল। এসময় তিনি তালিকাভুক্ত কোম্পানির জন্য কর্পোরেট করহার কমানোর সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক বলে আখ্যা দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6229.csv b/Bangla_fin_news_articles/6229.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6a6c5ad483fc3ad1290cf7546f798afee4df78c6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6229.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6229,রমজানে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ালে কঠোর ব্যবস্থা,2015-06-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রমজানে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে সরকার সচেষ্ট রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। এসময় কারসাজি করে দাম বাড়ানোর চেষ্টা করা হলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও তিনি জানান। সোমবার বিকালে রাজধানীর কারওয়ানবাজারে ইটিভি কনফারেন্স রুমে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে নিত্যপণ্যের মজুদ পর্যালোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। তোফায়েল আহমেদ বলেনবাজারে চাহিদার তুলনায় দেড়গুণ পণ্য মজুদ আছে। ফলে রমজানে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল থাকবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। দাম স্থিতিশীল রাখতে ব্যবসায়ীরা তাকে আশ্বস্ত করেছেন বলে তিনি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6230.csv b/Bangla_fin_news_articles/6230.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76c620476e09265c0aa247f63d3fe3539825626e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6230.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6230,করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা ৫০ হাজার টাকা করার দাবি,2015-06-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০১৫২০১৬ অর্থবছরের বাজেটকে পুঁজিবাজারবান্ধব বলে মনে করছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই। তবে আগামী বাজেটে করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা ৫০ হাজার টাকায় উন্নীত করা সহ একাধিক দাবি জানিয়েছে ডিএসই। রবিবার ডিএসই কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএসইর পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়। ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা বলেন এবারের বাজেটে বাজারের জন্য অনেক সুযোগসুবিধা দেয়া হয়েছে। তবে বাজারের স্বার্থে আরো কিছু বিষয়ে সুযোগ দেয়া দরকার। বিশেষ করে বিনিয়োগকারীদের করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা ৫০ হাজার টাকায় উন্নীত করা প্রয়োজন। এ ছাড়া ডিমিউচুয়ালাইজেশন পরবর্তী স্টক এক্সচেঞ্জকে পাঁচ বছর শতভাগ কর অবকাশ সুবিধা দেয়া দরকার। এ সুবিধা দিলে পুঁজিবাজারে অবকাঠামোগত বিনিয়োগ সক্ষমতা বাড়বে। সাংবাদ সম্মেলনে ডিএসইর চেয়ারম্যান বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া পরিচালক শাকিল রিজভী খাঁজা গোলাম রসূল শরীফ আনোয়ার হোসেন ও চিফ রেগুলেটর অফিসার সিআরও জিয়াউল হাসান খানসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ডিএসইর এমডি পুঁজিবাজারের স্বার্থে স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত কোম্পানির ক্ষেত্রে ৩০ শতাংশ বা এর বেশি লভ্যাংশ প্রদানের ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ আয়কর রেয়াত বহাল রাখার দাবি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6231.csv b/Bangla_fin_news_articles/6231.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0576ba59928e12edc334e66650c3107f55d72bdf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6231.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6231,ওরিয়ন ফার্মার দর বৃদ্ধিতে সংবেদনশীল তথ্য নেই,2015-06-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কয়েক দিন ধরে টানা শেয়ারের দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওরিয়ন ফার্মা। দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে সিএসইর পাঠানো নোটিসের পরিপ্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6232.csv b/Bangla_fin_news_articles/6232.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bb0b4573559aad49599ae877ba23565dd468850c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6232.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6232,‘প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অর্জন করতে সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে’,2015-06-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে প্রবৃদ্ধির যে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে তা অর্জন করতে হলে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারকে বিশেষ কৌশল নিতে হবে। আর এ জন্য সুশাসন নিশ্চিত করার বিকল্প নেই। রবিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সমুন্নয়ের বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এ মন্তব্য করেছেন সংস্থাটির এমিরেটাস ফেলো খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ। বাজেট ২০১৫১৬ কতটা প্রান্তজনবান্ধব হয়েছে সে বিষয়ে আয়োজিত এ বাজেট প্রক্রিয়ায় সমুন্নয়ের সমন্বয়ক দিলরুবা ইয়াসমিন চৌধুরী ও বিআইআইএসএসের গবেষক মাহফুজ কবীর বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ বলেন বিনিয়োগ বাড়াতে না পারলে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অর্জন হবে না। এ জন্য সরকারকে বিনিয়োগ বাড়ানোর কৌশল নিতে হবে। বিনিয়োগযোগ্য তহবিল রয়েছে অথচ বিনিয়োগ হচ্ছে না এর কারণ খুঁজে বের করে সমাধান করতে হবে। তিনি উদ্যোক্তাদের বরাত দিয়ে বলেন আমার কয়েকজন উদ্যোক্তার সাথে কথা হয়েছে আমি তাদের নাম বলছি না তারা আমাকে বলেছেনকোনো জায়গাতে স্বাভাবিকভাবে স্বচ্ছতার সাথে তারা সেবা পাচ্ছে না। বিদ্যুত্ পাওয়া দুষ্কর যারা অনুমোদন করেন স্পিড মানি না দিলে তারা সংযোগ দেন না। এ ছাড়া শিল্পের জন্য জমি পাওয়াও দুষ্কর। এটি দেশিবিদেশি সব ধরনের শিল্পের সমস্যা। এ জন্য সরকারকে সুশাসন নিশ্চিত করার বিষয়ে বিশেষ উদ্যোগ নিতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এই সাবেক ডেপুটি গভর্নর বলেন করপোরেট কর কমানো হয়েছেএটা একটা শুভ উদ্যোগ। তবে এ উদ্যোগ কতটা ফলদায়ক হবে তা দেখতে হবে। কারণ শুধু করপোরেট কর কমালেই বিনিয়োগ বাড়বে বা পুঁজিবাজার চাঙা হবে তা নয়। এ উদ্যোগ সফল করতে হলে সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে পূর্ণতা দিতে হবে। বাজেটকে করদাতাবান্ধব বলেও উল্লেখ করেন কৃষি ব্যাংকের সাবেক এ চেয়ারম্যান। তিনি বলেন বাজেটের যে আকার নির্ধারণ করা হয়েছে তা আনন্দদায়ক। তবে এ আকারের বাস্তবায়নের জন্য যে রাজস্ব বিশেষ করে এনবিআর থেকে যে রাজস্ব আসার কথা তার ভিত্তি অনেকটা নড়বড়ে। রাজস্ব আয়ের লক্ষ্য প্রায় ৩০ ভাগ বাড়ানো হয়েছে যা বাস্তবসম্মত হয়নি। এ জন্য এখনই কী কী বিকল্প হতে পারে তা ভেবে রাখতে হবে। ব্যাংকঋণ পাওয়া যাবে তবে তা হবে চড়া সুদের। তিনি বলেন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি বাস্তবায়নের কারণে দরিদ্র কমেছে। এখন সময় হতদারিদ্র কমানোর উদ্যোগ। দারিদ্র্য কমলেও অর্থনৈতিক বৈষম্য কমেনি। ১৯৭২ সালে দেশে দারিদ্র আরো বেশি ছিল কিন্তু বৈষম্য কম ছিল। বৈষম্য কমানোটা সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব। কারণ সংবিধানে বৈষম্য কমানোর বিষয়ে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে। সরকারকে এখন বৈষম্য কমানোর কৌশল নিতে হবে। তিনি বলেন বাজেট মোটামুটি প্রান্তজনদের সহায়ক হয়েছে। আশার সীমা থাকে না সেই বিবেচনায় কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। মাহফুজ কবির বলেন বাজেটের সাথে প্রবৃদ্ধির সমন্বয় হচ্ছে না। আবার প্রবৃদ্ধি যা হচ্ছে তার সাথে খরচের সমন্বয় নেই। এটি বড় ধরনের অব্যবস্থাপনা। মধ্য মেয়াদি উন্নয়ন ব্যয় কাঠামো থাকলে এ রকম হতো না। দিলরুবা ইয়াসমিন চৌধুরী বাজেটের বিভিন্ন খাতের বরাদ্দ তুলে ধরে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর আহ্বান জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6233.csv b/Bangla_fin_news_articles/6233.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d50033ad1aa94a6cecaba6a7eba70bd1d3da1cc3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6233.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6233,বাজেটের পর পুঁজিবাজারের সূচক ও লেনদেন বৃদ্ধি,2015-06-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবের পর প্রথম দিনের লেনদেনে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন বেড়েছে ৩০ শতাংশ। একই সঙ্গে বেড়েছে সার্বিক মূল্যসূচকও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই সূচক বেড়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনএবারের বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য বেশ কিছু ইতিবাচক দিক থাকলেও দাবি অনুযায়ী সব পাওয়া যায়নি। তাই সূচক ও লেনদেন বেড়েছে স্বাভাবিক গতিতেই।তথ্যে দেখা গেছেরবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৬ বেড়ে ৪ হাজার ৬১৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১০ বেড়ে ১ হাজার ৭৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৪৮ কোটি ৩২ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৪৯ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৬টির কমেছে ১১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৯ বেড়ে ১৪ হাজার ২৩৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৭৬ কোটি ১৫ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৮টির কমেছে ৯১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের দর। এ দিকে কয়েক দিন ধরে টানা শেয়ারের দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওরিয়ন ফার্মা। দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে সিএসইর পাঠানো নোটিসের পরিপ্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6234.csv b/Bangla_fin_news_articles/6234.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..987ebd9fcc2c3a56e53a958ef43018040b0bfb1d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6234.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6234,বিশ্বব্যাংকের ৪৮ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন,2015-06-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দুটি প্রকল্পে ৪৭ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলারের ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। রবিবার সংস্থাটির বাংলাদেশ কার্যালয় থেকে বিষয়টি জানানো হয়। এর আগে ৫ জুন ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় এ ঋণ অনুমোদন দেয়া হয়। বিশ্বব্যাংক সূত্র জানিয়েছেজাতীয় কৃষি প্রযুক্তি কর্মসূচির আওতায় টেকসই আর্থিক খাত এবং কৃষি খাতের উত্পাদনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এ অর্থ ব্যয় করা হবে। এ বিষয়ে ঢাকায় নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডাইরেক্টর ইউহানেস জাট বলেন এ প্রকল্প দুটি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হতে সহায়ক হবে। সেই সঙ্গে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেও ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। তিনি বলেন বাংলাদেশ গত দশকে দারিদ্র্য নিরসনে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে। এই ধারাবাহিকতা রক্ষায় কৃষি উত্পাদন বাড়াতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6235.csv b/Bangla_fin_news_articles/6235.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..24f5801254321450dc7a361168059d26d4674f49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6235.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6235,‘সরকারের ব্যাংকঋণনির্ভরতা বেসরকারি খাতে প্রভাব ফেলবে’,2015-06-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাজেটে সরকার ঘাটতি অর্থায়নের জন্য ব্যাংকব্যবস্থা থেকে সাড়ে ৩৮ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার লক্ষ্য স্থির করেছে। ব্যাংকঋণের ওপর সরকারের নির্ভরতা বাড়ায় বেসরকারি খাতের ঋণপ্রাপ্তিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। শনিবার বাজেটপরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমের জন্য অর্থায়ন ও বেসরকারি খাতের ঋণপ্রাপ্তির এ চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সাথে মোকাবিলা করতে হবে। রাজধানীর মতিঝিলে ফেডারেশন ভবনে অনুষ্ঠিত এ সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের নবনির্বাচিত সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ মূল বক্তব্য তুলে ধরেন। এ সময় এফবিসিসিআইয়ের বেশির ভাগ দাবি বাজেটে প্রতিফলিত হওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানানোর পাশাপাশি রপ্তানিতে উেসকর আগের হারে রাখাসহ কয়েকটি বিষয়ে নজর দেয়ার আহ্বান জানান তিনি। তিনি বলেন জিডিপি প্রবৃদ্ধির হারকে ৭ শতাংশের ওপরে নিতে হলে বিনিয়োগ বাড়াতেই হবে। জিডিপিতে বেশি অবদান বেসরকারি খাতের। সে জন্য বেসরকারি খাতকে উত্সাহিত করতে অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি ব্যাংকঋণের সুদের হার কমাতে হবে। সূদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে না আনলে শিল্পায়ন সম্ভব নয়। বাজেটে ব্যবসায়ীদের বেশির ভাগ দাবি মেনে নেয়া হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন এই প্রথমবারের মতো বেশির ভাগ প্রস্তাব মেনে নিয়েছে। আমরা যা চেয়েছি মোটামুটি বাজেট পেপারে তা এসেছে। এ জন্য এবারের বাজেট নিয়ে তেমন হৈচৈ নেই। অর্থাত্ সরকার এফবিসিসিআইকে গুরুত্ব দিয়েছে। অর্থবছরের শুরু থেকেই বাজেট তদারকি জোরদার করার দাবি জানিয়ে সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়অর্থায়ন ও ব্যয় সঠিকভাবে করতে না পারায় প্রতিবছরই বাজেট সংশোধন করতে হয়। এতে আর্থিক অব্যবস্থাপনার সৃষ্টি হতে পারে। এ জন্য বছরের শুরু থেকেই তদারকি জোরদার করা জরুরি। চলতি অর্থবছর রাজস্বের বড় লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যবসায়ের জন্য সুষ্ঠু পরিবেশ ও ব্যবসাবান্ধব রাজস্ব আদায় প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়। এ সময় এফবিসিসিআইয়ের নবনির্বাচিত পরিচালকদের অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6236.csv b/Bangla_fin_news_articles/6236.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..87261d1edb3d5eebf3336a742068c9d41727a578 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6236.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6236,ইডিএফ ফান্ড ও সময়সীমা বাড়ানোর আহ্বান বিটিএমএর,2015-06-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রফতানি উন্নয়ন তহবিলের ইডিএফ পরিমাণ এবং এ তহবিল থেকে নেয়া ঋণের সময়সীমা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন বিটিএমএ। শনিবার রাজধানীর কারওয়ানবাজারে বিটিএমএর কনফারেন্স হলে টেক্সটাইল শিল্প বৃদ্ধিতে রফতানি উন্নয়ন ফান্ড ইডিএফ শীর্ষক সেমিনারে এ আহ্বান জানানো হয়। বিটিএমএ সভাপতি তপন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. আহসান উল্লাহ। এতে ইসলামী ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুবুল আলম ডাচবাংলা ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহিদুল ইসলাম বিটিএমই সাবেক সভাপতি মতিন চৌধুরী ও বাদশা টেক্সটাইল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. বাদশা মিয়াসহ অনেকেই বক্তব্য দেন। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান। সেমিনারে তপন চৌধুরী বলেন বাংলাদেশের রফতানি বাড়াতে ইডিএফ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তবে এ তহবিলের ঋণের সময়সীমা ১৮০ দিন পার হলেই রফতানিকারকদের কাছ থেকে চার্জ কাটা হয়। আগে এক ধাপের মধ্যে রফতানি করা সম্ভব হতো তখন ১৮০ দিনের মধ্যে এটি সম্ভব হতো কিন্তু এখন ৪টি ধাপ অতিক্রম করতে হয়। তাই এ সময় সীমা বাড়ানো দরকার। তিনি বলেন ১৯৮৯ সালে ৩১ দশমিক ২ মিলিয়ন ডলারের ফান্ড নিয়ে ইডিএফের যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে সেই ফান্ড দেড় বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। এটি আরো বাড়িয়ে আড়াই বিলিয়ন ডলার করা দরকার। প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. আহসান উল্লাহ বলেন বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণতি হচ্ছে। এ জন্য আমাদের বিনিয়োগ ও মাথাপিছু আয় বাড়াতে হবে। বিগত বছরগুলোতে জিডিপি যে ৬ শতাংশের ঘরে আটকে আছে তার থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। জিডিপি ৮ শতাংশে নিতে হবে। আমরা সে লক্ষ্যে কাজ করছি। ব্যালেন্স অব পেমেন্ট পরিস্থিতি ভাল। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার প্রটেকশন দিচ্ছি। কারণ ডলারের দাম পড়ে গেলে রফতানি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6237.csv b/Bangla_fin_news_articles/6237.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3f4ba45b916ee40f2c8c6cad73cdf7601374eb91 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6237.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6237,‘কাঠামোসীমাবদ্ধতা বাজেটের লক্ষ্য অর্জনে বাধা হবে’,2015-06-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেট পর্যালোচনায় বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণ জানিয়েছেব্যাপকভাবে অনুন্নয়ন ব্যয় বৃদ্ধি বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য দিকনির্দেশনার অভাব এবং প্রাতিষ্ঠানিক ভঙ্গুরতা ও কাঠামোগত সীমাবদ্ধতা বাজেটের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। আপাত দৃষ্টিতে বাজেট বক্তৃতায় অর্থনীতির বর্তমান চ্যালেঞ্জগুলো সুনির্দিষ্ট করা হলেও বিচক্ষণ ও দূরদর্শী সমাধানের অনুপস্থিতি লক্ষণীয়। এ সব দিকে বিবেচনায় আগামী অর্থবছরের জন্য নির্ধারিত মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৭ শতাংশ অর্জন করা কঠিন হবে। বাজেট পর্যালোচনায় বলা হয়েছেঅনুন্নয়ন ব্যয় ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেলেও উন্নয়ন ব্যয় বাড়ার গতি শ্লথ। এদিকে আগামী অর্থবছরে অনুন্নয়ন ব্যয়ের ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি জনিত ৮৬ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা বাজেট ঘাটতি পূরণের জন্য দেশীয় খাত থেকে ৫৬ হাজার ৫২৩ কোটি টাকা বিদেশি খাত থেকে ২৪ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা ঋণ এবং ৫ হাজার ৮০০ কোটি টাকা বৈদেশিক অনুদান নেয়ার কথা বলা হয়েছে। এতে প্রাক্কলন অনুযায়ী মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৬ দশমিক ২ শতাংশে না থাকার আশংঙ্কাই বেশি। এ দিকে বাজেট ঘাটিতি আরও বৃদ্ধির আশংকা রয়েছে। ২০১৫১৬ অর্থবছর শেষে বাজেট ঘাটতি ৯৯ হাজার ১৩ কোটি টাকায় পৌঁছাতে পারে। কারণ লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আয় হওয়ার ক্ষেত্রে আশঙ্কা রয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হচ্ছে না। ২০১৪১৫ অর্থবছরে রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ও সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে ১৪ হাজার ৬৯২ কোটি টাকার পার্থক্য বিরাজমান। ২০১৫১৬ অর্থবছরে ১ লাখ ৭৬ হাজার ৩৭০ কোটি টাকার রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব নয়। বর্তমান প্রবণতা বিবেচনায় রাজস্ব আদায় হতে পারে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৪৮২ কোটি টাকা। প্রতিষ্ঠানটি আরো জানিয়েছেজিডিপি প্রবৃদ্ধিতে ৭ শতাংশের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে জিডিপিতে বিনিয়োগের অবদান প্রায় ৩৫ শতাংশে উপণীত করতে হবে যা অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা ও দেশে বিদ্যমান ব্যবসায়িক আস্থার ঘাটতির কারণে বাস্তবায়ন করা সম্ভব নাও হতে পারে। এমনিতেই বর্তমানে বেসরকারি বিনিয়োগের ক্রমহ্রাসমান পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে যা জিডিপি প্রবৃদ্ধিকে প্রভাবিত করছে। ২০১৩১৪ অর্থবছর বেসরকারি বিনিয়োগ জিডিপির ২২ শতাংশ থেকে ২০১৪১৫ অর্থবছরে ২২ শতাংশে দাঁড়ায়। বাজেট পর্যালোচনায় আরো বলা হয়েছেসামাজিক খাতে বাজেট বরাদ্দ সাম্প্রতিক সময়ে আনুপাতিক হারে কমে যাচ্ছে। ফলে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও সামাজিক নিরাপত্তা ও কল্যাণে উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হতে পারে। অপর দিকে দ্রারিদ্র্য দূরীকরণের হার হ্রাস পাচ্ছে এবং যুব ও শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6238.csv b/Bangla_fin_news_articles/6238.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4154db7ef339e0af492151bf4f78cb8d837c5fa0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6238.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6238,তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের তালিকাভুক্তি অনুমোদন,2015-06-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই পরিচালনা পর্ষদ তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের তালিকাভুক্তির অনুমোদন দিয়েছে। ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে কোম্পানিটির তালিকাভুক্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে আইপিও আসা তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের লটারি অনুষ্ঠিত হয় গত ২৭ এপ্রিল। কোম্পানিটি ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই তালিকাভুক্ত হয়েছে। জানা গেছেকোম্পানিটি আইপিওর মাধ্যমে ৬৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকা সংগ্রহ করেছে। গত ২৪ মার্চ কোম্পানিটির আইপিও আবেদন শুরু হয়। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ১৬ টাকা প্রিমিয়ামসহ ২৬ টাকায় কোম্পানিটিকে শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6239.csv b/Bangla_fin_news_articles/6239.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..455ca25ced73aec2d2db1196ec3c6034915ad7cd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6239.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6239,করদাতার সংখ্যা বাড়াতে বড় ঝাঁকি দেয়া হবে অর্থমন্ত্রী,2015-06-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন প্রত্যেক বছরই বাজেট পেশ করার পর তা বাস্তবায়ন নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তোলেন। কিন্তু প্রতি বারই বাজেট বাস্তবায়ন হচ্ছে। উপরন্তু গত কয়েক বছরে বাজেট বাস্তবায়নের হার বেড়েছে। এবারের প্রস্তাবিত বাজেটও যথাযথ ভাবেই বাস্তবায়ন হবে। অর্থমন্ত্রী বলেন দেশের উন্নয়নের স্বার্থেই বড় বাজেট দেয়া হয়েছে। তা বাস্তবায়নে কর আদায় বাড়ানো প্রয়োজন। সময় এসেছে কর বাড়াতে বড় ঝাকি দেয়ার। এবার করদাতার সংখ্যা বাড়াতে বড় ঝাঁকি দেয়া হবে। শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত বাজেট পরবর্তী এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী পরিকল্পনামন্ত্রী আহম মোস্তফা কামাল এবং তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অর্থ সচিব মাহবুব আহমেদ ইআরডি সচিব মেজবাহ উদ্দিন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান সহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। অর্থমন্ত্রী বলেন বাজেট বাস্তবায়ন সব সময়ই বড় সমস্যা। আগে বাজেটের ৭৫ থেকে ৮০ শতাংশ বাস্তবায়ন হতো। গত কয়েক বছর ধরে বাস্তবায়নের হার প্রায় ৯৫ শতাংশ। এটা সন্তোষজনক। এবারের প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়ন করতে লক্ষ্য অনুযায়ী রাজস্ব আদায় বাড়াতে বড় পদক্ষেপ নেয়া হবে। যারা কর দিচ্ছেন তাদের সাথে আরও নতুন করদাতা যোগ করা হবে। শিক্ষা খাতে বরাদ্দের হার কমানোর বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন আন্তর্জাতিকভাবে শিক্ষা খাতে ৭ থেকে ৮ শতাংশ বরাদ্দ দেয়ার কথা বলা হলেও আমাদের মতো দেশের জন্য এত বরাদ্দ শতাংশের বিচারে দেয়া কঠিন। কারণ আমাদের মতো নিম্ন কর জিডিপিতে কর আদায়ের ভিত্তিতে আদায়ের দেশের স্বল্প থেকে সব খাতেই ব্যয় করতে হয়। তবে মোটের হিসাবে শিক্ষা খাতে এবারও বরাদ্দ বেড়েছে। রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন গত কয়েক বছর ধরে আমাদের করদাতার সংখ্যা বাড়ছে। তবে খুব ধীর গতিতে বাড়ছে। তাই করদাতার সংখ্যা বাড়াতে বড় ধরনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। কর আদায় বাড়াতে এনবিআরের জনবল প্রায় দ্বিগুণ করা হয়েছে। কর আদায় প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজড করা হয়েছে। ৬ শতাংশের প্রবৃদ্ধির স্তর থেকে বের হতে করদাতার সংখ্যা বাড়ানোর এখনই সময়। বাজেট কাটছাঁট সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী বলেন সব বাজেটেই কাটছাঁট করতে হয়। এটা থেকে কোনদিন মুক্তি মিলবে না। তবে যত কম কাটছাঁট করা যায় ততই মঙ্গল। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমলেও দেশে সমন্বয় না করার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন অনেক দিন ধরে বিদ্যুত্ উন্নয়ন বোর্ড পিডিবি বড় ধরনের লোকসানে ছিল। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমায় পিডিবি লোকসান সমন্বয় করতে পেরেছে। তবে এ খাতে ভর্তুকি দেয়ার বিষয়ে কিছুটা জঞ্জাল রয়েছে। এখানে অর্থায়নের বিষয়টি স্বচ্ছ নয়। এখানে শুভঙ্করের ফাঁকি দূর করে কিভাবে যৌক্তিক ভাবে ভর্তুকি দেয়া যায় তা নিয়ে কাজ চলছে। ন্যূনতম কর বাড়ানোয় গ্রামের মানুষের উপর বেশি চাপ পড়বে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন সব সিটি কর্পোরেশনে হয়তো এক রকমের কর থাকবে। আর অন্য জায়গায় থাকবে কিছুটা কম। এ বিষয়গুলো আলোচনা সাপেক্ষে ঠিক করা হবে। কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন বর্তমান সরকার কৃষকদেরকে যে সুবিধা দিচ্ছে তা আগে কখনই দেয়া হয়নি। রপ্তানিতে নগদ সহায়তা দেয়া হচ্ছে সেচের কাজে ব্যবহূত সেচযন্ত্রের বিদ্যুত্ বিলে ২০ ভাগ রিবেট দেয়া হচ্ছে। সুতরাং কৃষকরা ভাল দাম পাচ্ছে না এটা সবসময় ঠিক নয়। আমির হোসেন আমু বলেন বাস্তবসম্মত বাজেটই দেয়া হয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে দেশ সমৃদ্ধির পথে যাবে। এ লক্ষ্যেই বাজেট দেয়া হয়েছে। ধীরে ধীরে সমৃদ্ধির সব পদক্ষেপ বাস্তবায়ন হবে। কেউ জাদুর চেরাগ নিয়ে আসেনি। রাতারাতি উন্নয়ন হয়ে যাবে না। এজন্য সময় দিতে হবে। আহম মুস্তফা কামাল বলেন ৯৫ শতাংশ বাজেট বাস্তবায়ন হলেই যথেষ্ট। এর চেয়ে বেশি বাস্তবায়ন কদাচিত্ হয়। বাজেট বাস্তবায়নের জন্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় উন্নয়ন ব্যয় যথাযথভাবে করার ব্যাপারে কাজ করবে। এডিপি বাস্তবায়ন সাধারণত চতুর্থ প্রান্তিকে বেশি হয়। এতে কাজের গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন উঠে। এজন্য আগের প্রান্তিকগুলোতেই যেন প্রকল্প বাস্তবায়ন বেশি হয় সে বিষয়ে এবার পরিকল্পনা নেয়া হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6240.csv b/Bangla_fin_news_articles/6240.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3651a74476a2388a74e31a62beeefb7375e8bab2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6240.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6240,চিনির শুল্ক ভুল করে ছাপা,2015-06-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান বলেছেন নতুন অর্থবছরের বাজেটে চিনি আমদানির ওপর শুল্ক আরোপের প্রস্তাব ভুল করে ছাপা হয়েছে। শুক্রবার বাজেটপরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান। মুহিতের বাজেট বক্তৃতায় চিনির ওপর শুল্ক বাড়ানোর বিষয়ে কিছু না থাকলেও মুদ্রিত বক্তৃতার শেষে প্রতি মেট্রিক টন অপরিশোধিত চিনির আমদানি শুল্ক ২ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪ হাজার টাকা এবং পরিশোধিত চিনিতে ৪ হাজার ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮ হাজার টাকা করার কথা বলা হয়। এই শুল্কহার আগামী ১ অগাস্ট থেকে কার্যকর হবে বলে সারণীতে উল্লেখ করা হয়। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করলে এনবিআর চেয়ারম্যানের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করেন এটা কি করে হল এসময় নজিবুর রহমান বলেন এটা ভুলবশত এসেছে। রবিবার সংসদ সচিবালয়ে সংশোধনী দেওয়ার মাধ্যমে এর সুরাহা করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6241.csv b/Bangla_fin_news_articles/6241.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d6559a158679e194b6eaf2c462c9b3b322bbe5c5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6241.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6241,‘বাজেট বস্ত্রখাতবান্ধব হয়নি’,2015-06-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৫১৬অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে বস্ত্রশিল্প বান্ধব হয়নি বলে মনে করছে বস্ত্র ও পোশাক শিল্পের সংগঠনগুলো। তারা বলছে এমনিতেই বর্তমানে পোশাক ও বস্ত্রখাত চ্যালেঞ্জিং প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় এ খাতের উপর এক শতাংশ উৎসে কর সোর্স ট্যাক্স ধার্য করা মোটেও যৌক্তিক হয়নি। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের প্রধান উত্সটিকে বিপর্যস্ত হওয়া থেকে বাঁচানে বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করার দাবি করেন তারা। শুক্রবার রাজধানীর কাওরান বাজারে বিজিএমইএ ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এমন দাবি করেন বস্ত্র ও পোশাক খাতের তিন সংগঠন বিজিএমইএ বিকেএমইএ ও বিটিএমএ। সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলামবিকেএমইএ সভাপতি একেএম সেলিম ওসমান বিটিএমএ সভাপতি তপন চৌধুরী বাংলাদেশ গার্মেন্টস এক্সেসরিজ এন্ড প্যাকেজিং ম্যানুফেকচারিং এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিজিএপিএমইএ সভাপতি রাফেজ আলম চৌধুরী বক্তব্য রাখেন। বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেন ২০১৫১৬ সালের ঘোষিত বাজেটে রফতানি বাজার ও রফতানি দ্রব্য বৈচিত্রকরণে দেয়া প্রণোদনা অব্যাহত রাখার প্রস্তাব আমাদের সকলকে আশ্বস্থ করেছে। কিন্তু ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের দ্বিতীয় প্রণোদনা প্যাকেজ সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট ধারণা প্রয়োজন। আর রফতানি মূল্যের উপর উৎসে কর শুণ্য দশমিক তিন শতাংশ থেকে অবিশ্বাস্যভাবে এক শতাংশে উপনীত করার সিদ্ধান্তটি তৈরি পোশাক খাতের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাকে অনেকাংশেই বাধাগ্রস্থ করবে। তাই দেশের রফতানি বানিজ্যে আন্তর্জাতিক বাজারে গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে থাকা এ শিল্পের স্বার্থে সোর্স ট্যাক্স শুণ্য দশমিক তিন শতাংশের চেয়ে কমাতে না পারলেও কমপক্ষে আগের অর্থাৎ শুন্য দশমিক তিন শতাংশ অব্যাহত রাখা হোক। মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিতে ট্যাক্স কমানোও দাবি করেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয় দেশের রফতানি বানিজ্যে আন্তর্জাতিক বাজারে গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে এ খাতটির উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। ২০১২ ও ২০১৩ সালের দুটি বড় দুর্ঘটনার তাজরীন ফ্যাশন্সে অগ্নিকাণ্ড ও রানা প্লাজা ধস কারণে বর্তমানে সার্বিক গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল খাতকে বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হচ্ছে। এছাড়াও সাম্প্রতিক কালের সহিংস রাজনীতি এ শিল্পকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এমন পরিস্থিতিতে বাজেটে দেয়া প্রস্তাব বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের প্রধান উত্সটি বিপর্যস্ত করবে বলে আশংকা প্রকাশ করা হয়। একেএম সেলিম ওসমান বলেন আমাদের মূল দাবি দুটি। একটি সোর্স ট্যাক্স কমানো এবং অন্যটি মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিতে ট্যাক্স কমানো। তিনি বলেন সোর্স ট্যাক্স না কমালে ভয়ঙ্কর ব্যাপার হয়ে যাবে। আর মূলধনী যন্ত্রপাতি সবসময় আমদানি করতে হয়। তাই এ দুই ট্যাক্স না কমালে বস্ত্র ও পোশাক খাতের জন্য অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6242.csv b/Bangla_fin_news_articles/6242.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..487a2679f5ebdb75596976ea394a7adf2add60ed --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6242.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6242,নারীদের করমুক্ত আয়সীমা তিন লাখ টাকা,2015-06-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০১৫১৬ অর্থ বছরের বাজেটে নারীদের আনুষ্ঠানিক কাজের প্রতি উত্সাহ দেয়া হয়েছে। এ জন্য নারীদের করমুক্ত বার্ষিক আয়সীমা ২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা থেকে ৩ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ৬৫ বছরোর্ধ্ব বৃদ্ধ নাগরিকদের জন্যও একই আয়সীমা থাকছে। আগামী অর্থ বছরে নারী উন্নয়নে বরাদ্দ করা হয়েছে ৭৯ হাজার ৮৭ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের উপস্থাপিত জেন্ডার বাজেট প্রতিবেদনে এ ঘোষণা দেয়া হয়। এ বছর ৪০টি মন্ত্রণালয় বা বিভাগের বাজেটে নারীদের উন্নয়নে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এটি মোট বাজেট বরাদ্দের ২৬ দশমিক ৮০ শতাংশ এবং জিডিপির ৪ দশমিক ৬১ শতাংশ। গত বছর নারী উন্নয়নে ৬৪ হাজার ৮৭ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6243.csv b/Bangla_fin_news_articles/6243.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a24b9190d6dd02bfc5a94ee5214b02a43f98c4bb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6243.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6243,বিনিয়োগ বাড়াতে নানামুখী উদ্যোগ,2015-06-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারের নানামুখী সফলতা থাকলেও গত কয়েক বছর ধরে বিনিয়োগে মন্দা ছিল অন্যতম আলোচিত বিষয়। এই মন্দা কাটাতে এবারের বাজেটে বেশকিছু উদ্যোগের কথা জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। বিশেষত কোম্পানির কর্পোরেট করহারে ছাড় দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে বেশকিছু খাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কর অবকাশের ঘোষণা দেয়া হয়েছে। দেশিবিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কর অব্যাহতি ও রেয়াতি হারে কর দেয়ার ব্যবস্থার কথাও জানানো হয়েছে। অন্যদিকে বিনিয়োগকারীদের জন্য সামান্য শুল্কে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির সুযোগ বিদ্যমান রয়েছে। বাজেট প্রস্তাবে নতুন গাড়ি অটোমোবাইল উত্পাদন শিল্প টায়ার পরিবেশবান্ধব ইট শিল্প ও বাই সাইকেল শিল্পকে কর অবকাশ দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগকে উত্সাহিত করতে বাংলাদেশের নাগরিক নন এমন অনিবাসী বিনিয়োগকারীদের দেশে ব্যবসারত বিদেশি কোম্পানির পরিচালক হওয়ার ক্ষেত্রে টিআইএন কর সনাক্তকরণ নম্বর সনদ দাখিলের শর্ত শিথিল করা হয়েছে। দেশে তৈরিকৃত সফটওয়্যার শিল্পের উন্নয়নের স্বার্থে আইটিইএস ও এনটিটিএন খাতে অর্জিত আয়কে ২০২৪ সাল পর্যন্ত করমুক্ত ঘোষণা দেয়া হয়েছে। আমদানিকৃত সফটওয়্যারে ১০ শতাংশ পর্যন্ত অবচয় ভাতা অনুমোদন এবং গাড়ির ক্রয়মূল্যের ২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত অবচয় সুবিধা দেয়া হবে। ব্যবসায়ে ব্যবহূত স্থায়ী সম্পত্তির অবলোপন ভাতা অনুমোদন টেক্সটাইল ও পাটজাত শিল্পের আয়ের উপর হ্রাসকৃত হারে কর আরোপের সময়সীমা ২০১৯ সাল পর্যন্ত বাড়ানোসহ বেশ কিছু সুবিধার কথা ঘোষণা করেছেন অর্থমন্ত্রী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6244.csv b/Bangla_fin_news_articles/6244.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..48c910638a70d1a88d4781ca939fb64ee3a4bb19 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6244.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6244,দাম বাড়ছে যেসব পণ্যের,2015-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রস্তাবিত বাজেটে বেশকিছু পণ্য আমদানিতে শুল্ক আরোপ করার কথা বলা হয়েছে। এর মধ্যে সিম কার্ড দুই ও চার স্টোক বিশিষ্ট অটো রিক্সা ও থ্রি হুইলারের ইঞ্জিন বিভিন্ন ধরণের ব্যাটারি সিগারেট ফোর স্টোক বিশিষ্ট মোটরসাইকেল জুয়েলারি স্যানেটারি ওয়্যার চিনি সয়ামিল প্রভৃতি। ফলে বেড়ে যেতে পারে এসব পণ্যের দাম। সিমকার্ড সিমকার্ডের উপর বর্তমান শুল্কহার ১৫ শতাংশ হারে নির্ধারিত রয়েছে। বাজেটে এ হার ২০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। আমদানিকৃত চিনি আমদানীকৃত অপরিশোধিত চিনির টনপ্রতি কাস্টমস ডিউটি ছিল দুই হাজার টাকা। আগামী পহেলা আগস্ট থেকে প্রতি মেট্রিক টন চিনির কাস্টমস ডিউটি দ্বিগুণ অর্থাত্ চার হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। আর পরিশোধিত চিনির ক্ষেত্রে টনপ্রতি চার হাজার ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে আট হাজার টাকা করা প্রস্তাব করা হয়েছে। সয়া মিলস্ সয়া মিলসের কাস্টমস ডিউটি ২০ শতাংশ আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। অটোরিক্সা ও থ্রি হুইলার দুই স্টোক বিশিষ্ট অটোরিক্সার ও থ্রি হুইলারের ইঞ্জিনের সম্পূরক শুল্ককার ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। মোটরসাইকেল ইলেকট্রিক ব্যাটারি চালিত মোটরগাড়ির ক্ষেত্রে এতদিক কোন সম্পূরক শুল্কহার না থাকলেও নতুন বাজেটে ২০ শতাংশ আরোপের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। আর চার স্টোক বিশিষ্ট বিযুক্ত মোটর সাইকেলের উপর সম্পূরক শুল্কহার ৩০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৪৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। মোটর সাইকেলের বা সমজাতীয় যানবাহনের সিট আমদানীর ক্ষেত্রে শুল্ক ১৫ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে। সিগারেট অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় বলেছেন এটি সুবিদিত এবং সর্বজন স্বীকৃত যে স্বাস্থ্য ও পরিবেশ উভয়ের জন্য সিগারেট অত্যন্ত ক্ষতিকর। সিগারেটের ক্ষতিকর দিক বিবেচনার পাশাপাশি রাজস্ব আদায় বৃদ্ধির লক্ষ্যে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানীসহ সিগারেট উত্পাদন ও বিক্রয় ব্যবসায় নিয়োজিত অন্যান্য সকল করদাত যথা ব্যক্তি অংশীদারী ফার্ম ইত্যাদিক উপর ৪৫ শতাংশ হারে একটি একক করহার ধার্য করার প্রস্তাব করছি। অন্যদিকে বাজেটে মানভেদে সিগারেটের ওপর ২ থেকে ৫ শতাংশ পর্যন্ত করহার বাড়ানোর প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে বিড়ির ক্ষেত্রে ফিল্টার বিহীন ২৫ শলাকার প্যাকেটের ক্ষেত্রে ৬ দশমিক ১৪ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ৭ দশমিক ৬ টাকা এবং ফিল্টারযুক্ত ২০ শলাকার প্রতি প্যাকেট ৬ দশমিক ৯২ টাকা থেকে ৭ দশমিক ৯৮ টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। চা চা আমদানিতে প্রযোজ্য ১৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধি করে ২০ শতাংশ ধার্য করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ব্যাটারি মারকুইরিক অক্সাইড সিলভার অক্সাইড ও লিথিয়াম ব্যাটারির উপর এতদিন কোন শুল্ক ধার্য না থাকলেও প্রস্তাবিত বাজেটে ২০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। আর ম্যাঙ্গানিজ ডাই অক্সাইড অন্যান্য প্রাইমারি সেল ও অন্যান্য ব্যাটারির সম্পূরক শুল্কহার ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করার জন্য বাজেটে প্রস্তাব করা হয়েছে। জুয়েলারি অমসৃন হীরা ও ইমিটেশন জুয়েলারিতে সম্পূরক শুল্ক ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। আর প্রস্তাবিত বাজেটে স্বর্ণ ও রৌপ্যকার এবং স্বর্ণের ও রৌপ্যের দোকানদার স্বর্ণ পাকাকারী প্রভৃতি সেবার ক্ষেত্রে বিদ্যমান মূল্য সংযোজন কর মূসক ৩ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি করে ৫ শতাংশ এবং যোগানদার সেবার ক্ষেত্রে বিদ্যমান ৪ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি করে ৫ শতাংশ মূসক নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে। পাইপ কাস্ট আয়রনের তৈরি টিউব পাইপস ও ফাঁপা প্রোফাইলের ক্ষেত্রে বর্তমান শুল্কহার না থাকলেও প্রস্তাবিত বাজেটে ২০ শতাংশ করার কথা বলা হয়েছে। অয়েল অথবা পাইপ লানে ব্যবহূত লাইন পাইপ ভিতরের ব্যাস ৮ ইঞ্চি অথবা তার নিম্নের এবং আয়রনের বা স্টিলের তৈরি পাইপের ক্ষেত্রে সম্পূরক শুল্কহার ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। স্যানিটারি ওয়্যার কপার ও এ্যালুমিনিয়ামের স্যানিটারী ওয়্যার ও যন্ত্রাশেংর সম্পূরক শুল্কহার ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। ডেইরি পণ্য মাখন এবং দুগ্ধজাত চর্বি ও তৈল ডেইরী স্প্রেডস হিমায়িত চিংড়ি বিভিন্ন ধরণের সব্জি প্রভৃতির উপর সম্পূরক শুল্কহার ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করার কথা বলা হয়েছে। কিছু মাছের ক্ষেত্রে এ হার ১০ থেকে বাড়িয়ে ২০ করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6245.csv b/Bangla_fin_news_articles/6245.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9b28b9224a812d9394c05a65837bf11cf75e59a1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6245.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6245,নারীদের করমুক্ত আয়সীমা ৩ লাখ টাকা,2015-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০১৫১৬ অর্থ বছরের বাজেটে নারীদের আনুষ্ঠানিক কাজে উৎসাহ দেয়া হয়েছে। এ জন্য নারীদের করমুক্ত বার্ষিক আয়সীমা ২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা থেকে ৩ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ৬৫ বছরোর্ধ্ব বৃদ্ধ নাগরিকদের জন্যও একই আয়সীমা। আগামী অর্থ বছরে নারী উন্নয়নে বরাদ্দ করা হয়েছে ৭৯ হাজার ৮৭ কোটি টাকা। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের উপস্থাপিত জেন্ডার বাজেট প্রতিবেদনে এ ঘোষণা দেয়া হয়। এ বছর ৪০টি মন্ত্রণালয় বা বিভাগের বাজেটে নারীদের উন্নয়নে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এটি মোট বাজেট বরাদ্দের ২৬ দশমিক ৮০ শতাংশ এবং জিডিপির ৪ দশমিক ৬১ শতাংশ। গত বছর নারী উন্নয়নে ৬৪ হাজার ৮৭ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়। ২০০৯১০ অর্থবছর থকে জেন্ডার বাজেট বরাদ্দ করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6246.csv b/Bangla_fin_news_articles/6246.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..870c2f522c26884a7a71d194c509d7c4588093db --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6246.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6246,অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের শর্ত শিথিল,2015-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার ক্ষেত্রে বিদ্যমান সুবিধা বহাল রাখার পাশাপাশি জমি ও ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রে শর্ত শিথিল করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে ফ্ল্যাট বা আবাসিক ভবন কেনার মাধ্যমে অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার ক্ষেত্রে বিদ্যমান করহারে ৪০ শতাংশের বেশি ছাড় দেয়া হচ্ছে। অর্থ আইনে বিষয়টি সংযোজন করা হয়েছে। বর্তমানে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হারে কর দেয়ার পর আরো ১০ শতাংশ জরিমানা দিতে হয়। এছাড়া এলাকাভেদে আবাসন খাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট পরিমানে অর্থ কর দিয়েও এ অর্থ বৈধ করা যায়। এটি এলাকাভেদে প্রতি বর্গমিটারে ৭শ টাকা থেকে শুরু করে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত। পৌরসভা এলাকায় ২শ বর্গমিটারের উপরে ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে প্রতি বর্গমিটারে বিদ্যমান দেড় হাজার টাকার স্থলে ৮শ টাকা করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। এছাড়া ২শ বর্গমিটারের নিচে ফ্ল্যাটের ক্ষেত্রে ১ হাজার টাকার স্থলে ৬ শ টাকা করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। এছাড়া সিটি কর্পোরেশন ও জেলা পর্যায়ে ২শ বর্গমিটারের উপরে ১ হাজার টাকার স্থলে ৬শ টাকা ২শ বর্গমিটারের নিচে ৭শ টাকার স্থলে ৪শ টাকা করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। রাজস্ব বোর্ডের হিসাবে গত অর্থবছরে প্রায় পৌনে তিন হাজার ব্যক্তি সরকার প্রদত্ত সুবিধা নিয়ে অপ্রদর্শিত অর্থ অর্থনীতির মূল ধারায় এনেছেন। এর মাধ্যমে সরকার কর পেয়েছে ৪৪ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6247.csv b/Bangla_fin_news_articles/6247.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59e37520a3e192c1d47261657ff6bf7be1e8b1a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6247.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6247,বিনিয়োগমন্দা কাটাতে বাজেটে বিশেষ প্রস্তাব,2015-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারের নানামুখী সফলতা থাকলেও গত কয়েক বছর ধরে বিনিয়োগমন্দার বিষয়টি ছিল অন্যতম আলোচিত বিষয়। বিনিয়োগমন্দা কাটাতে এবারের বাজেটে বেশ কিছু উদ্যোগের কথা জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। বিশেষত কোম্পানির কর্পোরেট করহারে ছাড় দেয়া হয়েছে। অন্য দিকে বেশ কিছু খাতের বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কর অবকাশের ঘোষণা দেয়া হয়েছে। দেশিবিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কর অব্যাহতি ও রেয়াতি হারে কর দেয়ার ব্যবস্থার কথাও জানানো হয়েছে। অন্য দিকে বিনিয়োগকারীদের জন্য সামান্য শুল্কে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির সুযোগ বিদ্যমান রয়েছে। বাজেট প্রস্তাবে নতুন গাড়ি অটোমোবাইল উত্পাদন শিল্প টায়ার পরিবেশবান্ধব ইট শিল্প ও বাই সাইকেল শিল্পকে কর অবকাশ দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগকে উত্সাহিত করতে বাংলাদেশের নাগরিক ননএমন অনিবাসী বিনিয়োগকারীদের দেশে ব্যবসায়রত বিদেশি কোম্পানির পরিচালক হওয়ার ক্ষেত্রে টিআইএন কর শনাক্তকরণ নম্বর সনদ দাখিলের শর্ত শিথিল করা হয়েছে। দেশে তৈরিকৃত সফটওয়্যার শিল্পের উন্নয়নের স্বার্থে আইটিইএস ও এনটিটিএন খাতে অর্জিত আয়কে ২০২৪ সাল পর্যন্ত করমুক্ত ঘোষণা দেয়া হয়েছে। আমদানিকৃত সফটওয়্যারে ১০ শতাংশ পর্যন্ত অবচয় ভাতা অনুমোদন এবং গাড়ির ক্রয়মূল্যের ২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত অবচয় সুবিধা দেয়া হবে। ব্যবসায়ে ব্যবহূত স্থায়ী সম্পত্তির অবলোপন ভাতা অনুমোদন টেক্সটাইল ও পাটজাত শিল্পের আয়ের ওপর হ্রাসকৃত হারে কর আরোপের সময়সীমা ২০১৯ সাল পর্যন্ত বাড়ানোসহ বেশ কিছু সুবিধার কথা ঘোষণা করেছেন অর্থমন্ত্রী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6248.csv b/Bangla_fin_news_articles/6248.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ec578671e96bf3f27ae8c9b8a74ee5ccf85ff9e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6248.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6248,ন্যূনতম করের পরিমাণ বেড়ে ৪ হাজার টাকা,2015-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ন্যূনতম করের পরিমাণ কিছুটা বাড়িয়ে ৪ হাজার টাকা করা হয়েছে। ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা বিদ্যমান ২ লাখ ২০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে আড়াই লাখ টাকা করা হয়েছে। অন্য দিকে মহিলা ও বয়স্ক নাগরিক প্রতিবন্ধী করদাতা ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের করমুক্ত আয়সীমাও ২৫ হাজার টাকা করে বাড়িয়ে যথাক্রমে ৩ লাখ ৩ লাখ ৭৫ হাজার ও সোয়া চার লাখ টাকা করা হয়েছে। ব্যক্তি করদাতাদের আড়াই লাখ টাকার পরবর্তী আয়ের ওপর বিভিন্ন হারে কর দিতে হয়। বাজেট প্রস্তাবে এই হারেও কিছুটা পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে। আড়াই লাখ টাকার পরবর্তী লাখ টাকা আয়ের ওপর ১০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। এর পরবর্তী ৫ লাখের উপর ১৫ শতাংশ পরবর্তী ৬ লাখের উপর ২০ শতাংশ পরবর্তী ৩০ লাখের ওপর ২৫ শতাংশ এবং অবশিষ্ট আয়ের ওপর ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। অর্থাত্ সাড়ে ৪৭ লাখ টাকার ওপর যাদের আয় থাকবে তারা সর্বোচ্চ হারে ৩০ শতাংশ কর দিতে হবে। বর্তমানে আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার সময় করযোগ্য আয় না হলেও একজন টিআইএনধারীকে কর শনাক্তকরণ নম্বর ন্যূনতম কর দিতে হয়। বর্তমানে এটি সিটি করপোরেশন এলাকার করদাতাদের জন্য ৩ হাজার টাকা জেলা পর্যায়ে ২ হাজার ও উপজেলা পর্যায়ে ১ হাজার টাকা। এটি বেড়ে সবার জন্য ৪ হাজার টাকা হচ্ছে। অন্য দিকে অধিক সম্পদের মালিকদেরও এবারের বাজেট প্রস্তাবে কিছুটা ছাড় দেয়া হয়েছে। বর্তমানে ২ কোটি টাকার বেশি সম্পদের মালিকদের সম্পদ কর সারচার্জ বা মাশুল প্রদেয় করের ওপর বিভিন্ন হারে কর দিতে হয়। এই সীমা বাড়িয়ে সোয়া দুই কোটি টাকা করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6249.csv b/Bangla_fin_news_articles/6249.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..897a66b2dcf60a9b7c259718031f12fbe32f62eb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6249.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6249,পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা বৃদ্ধি,2015-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজার সম্প্রসারণের পদক্ষেপ হিসেবে আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বেশ কিছু সুবিধা দেয়া হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধিতে স্টক এক্সচেঞ্জ ও বাজারসংশ্লিষ্টদের বেশ কিছু দাবির প্রতিফলন দেখা গেছে এবারের বাজেটে। পুঁজিবাজারের জন্য প্রস্তাবিত সুবিধাগুলোর মধ্যে রয়েছেবিনিয়োগকারীদের করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা বৃদ্ধি তালিকাভুক্ত কোম্পানির করপোরেট করহার হ্রাস মিউচুয়াল ফান্ডের করমুক্ত আয়ের সীমা বৃদ্ধি এবং বিএসইসির আয়ে কর অব্যাহতি। এ ছাড়া কোম্পানিকে ভাল লভ্যাংশ প্রদানে উত্সাহ এবং আইপিওর জন্য কর রেয়াতসহ বেশ কিছু সুবিধা দেয়া হয়েছে পুঁজিবাজারের জন্য। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত পুঁজিবাজার সম্পর্কে বাজেট বক্তৃতায় বলেছেন আমরা সব সময় শুধু পুঁজিবাজারের ধস নিয়ে অলোচনা করি। কিন্তু বিগত চার বছরে বাজার একটি ভালো অবস্থানে পৌঁছেছে। পুঁজিবাজার সম্প্রসারণের লক্ষ্যে আরো কোম্পানিকে বাজারে আকৃষ্ট করতে চাই। এ জন্য বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার প্রস্তাব করা হয়েছে। বাজেট বিশ্লেষণ করে দেখা গেছেএবারের বাজেটে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা ২০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৫ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। বাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে ভালো লভ্যাংশ দেয়ার বিষয়ে উত্সাহিত করা হয়েছে। তালিকাভুক্ত কোনো কোম্পানি অন্তত ১৫ শতাংশ পরিশোধিত মূলধনের লভ্যাংশ বিতরণ না করলে অতিরিক্ত ৫ শতাংশ কর দিতে হবে। এ কর আরোপ করা হবে অবণ্টিত নিট মুনাফার ওপর মুনাফা থেকে লভ্যাংশ বাদ দিলে যা থাকবে। আর্থিক খাত তথাব্যাংক বিমা ও ননব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এনবিএফআই ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য হবে না। বাড়তি ৫ শতাংশ হারের এ কর এড়াতে কোম্পানিকে অবশ্যই হিসাব বছর শেষ হওয়ার ৬ মাসে মধ্যে লভ্যাংশ ঘোষণা করতে হবে।অর্থ আইন২০১৫ তে বলা হয়েছেকোনো কোম্পানি তার পরিশোধিত মূলধনের ২০ শতাংশ শেয়ার আইপিওর মাধ্যমে ছাড়লে ওই কোম্পানি সংশ্লিষ্ট বছরের প্রযোজ্য আয়করের ওপর ১০ শতাংশ কর রেয়াত পাবে। এ ছাড়া আগামী অর্থ বছরের বাজেটে কোম্পানি ও ফার্মের শেয়ারবাজার থেকে অর্জিত মুনাফার ওপর ১০ শতাংশ হারে উেস কর কর্তন সংক্রান্ত বিধান প্রত্যাহার করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে উেস কর আদায়ের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হলো। এ ছাড়া বন্ড মার্কেট উন্নয়নের স্বার্থে ট্রেজারি বন্ড এবং ট্রেজারি বিলের সুদের ওপর ৫১ ধারার অধীনে ক্রয়ের সময়ই উেস ৫ শতাংশ হারে কর কর্তনের বিধান প্রত্যাহার করার প্রস্তাব করা হয়েছে। আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে করহার সাড়ে ৪২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৪০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। মার্চেন্ট ব্যাংকের করহার সাড়ে ৩৭ শতাংশ অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। আর্থিক খাত ব্যাতিত অন্যান্য কোম্পানির করহার সাড়ে ২৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। টেলিকম কোম্পানির ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত কোম্পানির করহার ৪০ শতাংশ ও তালিকাবহির্ভূত কোম্পানির ৪৫ শতাংশের পূর্বের অবস্থা বহাল রাখা হয়েছে। আর তালিকাভুক্ত সিগারেট প্রস্তুতকারী কোম্পানির ক্ষেত্রে করহার ৪০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৪৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে যা তালিকা বহির্ভূত সিগারেট প্রস্তুতকারী কোম্পানির করহারের সমান। এ ছাড়া ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড এবং ফিক্সড ইনকাম মিউচুয়াল ফান্ডের আয় উভয় ক্ষেত্রে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত করমুক্ত রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের আয়কে প্রথম বছর ১০০ ভাগ দ্বিতীয় বছর ৮০ ভাগ তৃতীয় বছর ৬০ ভাগ চতুর্থ বছর ৪০ ভাগ এবং পঞ্চম বছর ২০ ভাগ পর্যন্ত কর অব্যাহতির সুবিধা দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6250.csv b/Bangla_fin_news_articles/6250.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c03134aa4237e4eae5e0771251e6977ea53382e7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6250.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6250,বাজেটে পুঁজিবাজারকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে ডিএসই,2015-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটকে পুঁজিবাজারবান্ধব বাজেট উল্লেখ করে সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই। বৃহস্পতিবার বাজেট ঘোষণার পর ডিএসইর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে শিল্পায়ন এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে যুগোপযোগী বাজেট পেশ করা হয়েছে। বিশেষত পুঁজিবাজারকে সম্প্রসারিত ও গতিশীল করার জন্য পুঁজিবাজারের প্রতি সরকারের বিশেষ গুরুত্বারোপ বাজারের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ। পুঁজিবাজারকে ঘিরে সরকারের এই ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ও মনোভাবের কারণে দেশের শিল্পায়নের গতি তরান্বিত হওয়ার মাধ্যমে পুঁজিবাজার আরও বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। ডিএসই আশা প্রকাশ করেছেসরকারের ২০১৫১৬ অর্থ বছরের বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য যে সব প্রস্তাব রাখা হয়েছে তাতে বাজারে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হবে। বেসরকারিখাতের শিল্পোদ্যোক্তারা তাদের কোম্পানির জন্য পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তিতে আগ্রহী হবে। এতে শিল্পখাত আরো শক্তিশালী ও বিকশিত হয়ে দেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি হবে যা দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীদের আরো বেশি আকৃষ্ট করবে। আগামী অর্থবছরের বাজেটে পুঁজিবাজার সম্প্রসারণের লক্ষ্যে আরো কোম্পানিকে আকৃষ্ট করতে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের করের হার কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হতে প্রাপ্ত নগদ লভ্যাংশ আয়ের ওপর করমুক্ত সীমা ৫ হাজার টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া স্টক এক্সচেঞ্জের দাবির প্রেক্ষিতে কোম্পানি বা অংশীদারি ফার্ম কর্তৃক পুঁজিবাজারের বিনিয়োগ হতে অর্জিত মূলধনী মুনাফার ওপর উেস কর কর্তনের বিধান প্রত্যাহারের প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে উক্ত কর রিটার্ন জমা দেয়ার সময় বলবত্ থাকবে। বন্ড মার্কেট উন্নয়নের স্বার্থে ট্রেজারি বন্ড এবং ট্রেজারি বিলের সুদের ওপর ক্রয়কালেই উেস কর কর্তনের বিধান প্রত্যাহার করার প্রস্তাব করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6251.csv b/Bangla_fin_news_articles/6251.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28359d6671eb68eef7424a09d38eccb4fb6c0c7a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6251.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6251,ব্যাংক ঋণের লক্ষ্যমাত্র বাড়ছে,2015-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারের বাজেট ঘাটতি পূরণে ব্যাংক ব্যবস্থার ওপর নির্ভরতা আরও বেড়েছে। ২০১৫১৬ অর্থবছরে ঘাটতি বাজেট দাঁড়াচ্ছে ৮৬ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা যা জিডিপির ৫ শতাংশ। বাজেট ঘাটতি অর্থায়নে বৈদেশিক উৎস থেকে ২৪ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা এবং অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ৫৬ হাজার ৫২৩ কোটি টাকা সংগ্রহ করা হবে। তবে অভ্যন্তরীণ উৎসর মধ্যে শুধু ব্যাংক ব্যবস্থা থেকেই নেয়া হবে ৩৮ হাজার ৫২৩ কোটি টাকা যা জিডিপির ২ দশমিক ৪৪ শতাংশ। পরিসংখ্যানে দেখা যায় ২০১৪১৫ অর্থবছরের বাজেটে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে সরকারের ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩১ হাজার ২২১ কোটি টাকা। যদিও সংশোধিত বাজেটে তা বাড়িয়ে ৩১ হাজার ৭১৪ কোটি টাকা করা হয়। সে হিসেবে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ৬ হাজার ৯৪৩ কোটি টাকা বেড়েছে। অথচ চলতি অর্থবছরে আগের অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটের তুলনায় এক হাজার ২৩৯ কোটি টাকা বেড়েছিল। বাজেট ম্যানেজমেন্ট অ্যাক্ট২০০৯ অনুযায়ী বাজেট ঘাটতি মোট দেশজ উত্পাদন বা জিডিপির ৫ শতাংশের মধ্যে রাখার বিধান রয়েছে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলও আইএমএফ চাইছে বাংলাদেশে এটি জিডিপির ৫ শতাংশ মধ্যে সীমিত থাকুক। সে বিষয়টি মাথায় রেখে বাজেট ঘাটতি পাঁচ শতাংশে রয়েছে। ব্যাংক ব্যবস্থার অর্থায়নের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদে ২৪ হাজার ১৮২ কোটি এবং স্বল্পমেয়াদে ১৪ হাজার ৩৪১ কোটি টাকার ঋণ নেওয়া হবে। এছাড়া জাতীয় সঞ্চয়পত্রের মাধ্যমে ১৫ হাজার কোটি এবং ব্যাংকবহির্ভুত খাত থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। আগামী বাজেটে বৈদেশিক ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩২ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা এসময়ে ঋণ পরিশোধ করতে খরচ হবে ৭ হাজার ৯০৫ কোটি টাকা। সে হিসেবে নিট বৈদেশিক ঋণ দাঁড়াচ্ছে ২৪ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা। এছাড়া বৈদেশিক অনুদান থেকে ৫ হাজার ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করা হবে। যা চলতি অর্থবছরের তুলনায় ৪০৬ কোটি টাকা কম। চলতি অর্থবছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্রের মাধ্যমে নীট ৯ হাজার ৫৬ কোটি টাকা সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। ব্যাংক ব্যবস্থা পর্যাপ্ত তারল্য থাকায় আমানতের ওপর সুদ হার কমে যাওয়া সঞ্চয়পত্রের বিক্রি অনেক বৃদ্ধি পায়। এতে সংশোধিত বাজেটে সঞ্চয়পত্র বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা ২১ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়। তবে সঞ্চয়পত্রের ওপর সুদহার কমে যাওয়ায় আগামী অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা ৬ হাজার কোটি টাকা কমানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6252.csv b/Bangla_fin_news_articles/6252.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..446d28b088a08122dd64cb794d65e700fab91552 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6252.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6252,শেয়ারবাজারে নিবন্ধিত কোম্পানির কর কমিয়ে ২৫,2015-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কোম্পানিগুলোর দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে শেয়ারবাজারে নিবন্ধিত কোম্পানির করপোরেট করে কিছুটা ছাড় দেয়া হয়েছে। শেয়ারবাজারে নিবন্ধিত কোম্পানির করহার বিদ্যমান সাড়ে ২৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়েছে। অন্য দিকে শেয়ারবাজারে তালিকার্ভুক্ত ব্যাংক বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মার্চেন্ট ব্যাংক ছাড়া করহারও সাড়ে ৪২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৪০ শতাংশ করা হয়েছে। অবশ্য শেয়ারবাজারে নিবন্ধিত সিগারেট কোম্পানির কর ৫ শতাংশ বাড়িয়ে অন্য সিগারেট কোম্পানির কোম্পানির ন্যায় ৪৫ শতাংশ করা হয়েছে। বর্তমানে যেকোনো কোম্পানির লাভক্ষতি যাই হোক না কেন তাকে দশমিক ৩০ শতাংশ হারে টার্নওভার মোট আয় কর দিতে হয়। এতে কিছুটা পরিবর্তন এনে উত্পাদনে নিয়োজিত নতুন করদাতার ক্ষেত্রে প্রথম তিন বছর এ করের হার দশমিক ১০ শতাংশ করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। দেশে বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য কোম্পানির করপোরেট করহার যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনার দাবি জানিয়ে আসছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতিবেশী দেশগুলোর করপোরেট করহারের তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরে তারা। বিষয়টি উপলব্ধি করে গত বছরের বাজেটের ন্যায় এবারো করপোরেট করহার কমানো হলো। সরকারের প্রাপ্ত আয়করের বড় অংশই আসে করপোরেট কর খাত থেকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6253.csv b/Bangla_fin_news_articles/6253.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..745afd987c2c18b9b1453017d49e5032c7f5f354 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6253.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6253,আমাদের এই অগ্রযাত্রা থাকবে নিয়ত সঞ্চারণশীল অর্থমন্ত্রী,2015-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ছয় শতাংশের বৃত্ত ভেঙে প্রবৃদ্ধির উচ্চতর সোপানে পৌঁছানোর লক্ষ্য নিয়ে নবম বারের মতো জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপন করলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থনে পরপর দুই মেয়াদে বর্তমান সরকারের নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জন্য এক সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। আমরাও জনগণকে আশ্বস্ত করতে চাই সবার সহযোগিতা পেলে বিশেষ করে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকলে এ মেয়াদেও আমরা অনেক দূর এগোতে পারব। বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৩টায় অর্থমন্ত্রী বাজেট উপস্থাপন শুরু করেনে। এর আগে ৮ বার বাজেট উপস্থাপন করেছেন তিনি। এবারো ডিজিটাল পদ্ধতিতে অর্থাত্ পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপন করা হয়। বাজেট বক্তৃতার শুরুতেই অর্থমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করেন। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী বীর শহীদদের স্বরণ করেন। সেই সাথে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের অপরাজনীতির শিকার হয়ে অকালে প্রাণ হারানো এবং বিভিন্ন হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে অগ্নিদগ্ধ যন্ত্রণাকাতর মানুষদের প্রতি গভীর সহমর্মিতা জানান। অর্থমন্ত্রী বলেন এগিয়ে যাওয়ার অভীষ্ট লক্ষ্য থেকে আমরা এতটুকু বিচ্যুত্ হব না। রূপকল্প ২০২১এর ধারাবাহিকতায় এই মেয়াদের মধ্যেই জাতিকে নতুন প্রেক্ষিত পরিকল্পনা রূপকল্প ২০৪১ জাতিকে উপহার দেয়া হবে। এই নতুন রূপকল্পের হাত ধরে ২০৪১ সালের বাংলাদেশ হবে একটি শান্তিপূর্ণ সমৃদ্ধ সুখি ও উন্নত জনপথ। সুশাসন জনগণের সক্ষমতা ও ক্ষমতায়নই হবে এই রূপকল্প বাস্তবায়নের মূলমন্ত্র। আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন আমার বিশ্বাস চলতি মেয়াদ শেষেই বাংলাদেশ কৃষি ব্যবসাবাণিজ্য ও শিল্পের ব্যাপক হারে প্রসার ঘটবে যোগাযোগ ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আসবে রাজধানীসহ বিভাগীয় শহরগুলো যানজটমুক্ত হবে কোটি কোটি তরুণতরুণীর কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ব্যাপকভাবে প্রসারিত হবে এবং তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়বে। তিনি বলেন জ্বালানি ও বিদ্যুত্ ছাড়া কোথাও কর্মচাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় না। তাই ঘরে ঘরে বিদ্যুত্ পৌঁছে না দিলে জাতি এগুতে পারে না। সুতরাং এ ক্ষেত্রে আমদের অগ্রযাত্রা দ্রুতায়িত করতে হবে। সব প্রতিবন্ধকতা তুচ্ছ করে আমাদের কর্মঠ কষ্টসহিষ্ণু সাহসী ও প্রাণপ্রাচুর্যে ভরা সাধারণ জনগণ তাদের শ্রম মেধা প্রজ্ঞা ও আন্তরিকতা দিয়ে এই অগ্রগতির চাকা সচল রেখেছে। আমার দৃঢ় বিশ্বাসআমাদের এই অগ্রযাত্রা থাকবে নিয়ত সঞ্চারণশীল। আমি বারাবরই এ দেশের অপরিমেয় সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদী। আবার পুনরাবৃত্তি করব যে আমি আশাবাদী। আলোকোজ্জ্বল সমৃদ্ধ ও সম্ভাবনাময় বাংলাদেশ বিনির্মাণে এই অভিযাত্রায় আসুন দেশের উন্নয়ন ও দেশের মঙ্গলের স্বার্থে আমরা সব বিভেদ ভুলে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে যাই। সব ধরনের অকল্যাণকর ও জনবিরোধী কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকি। গড়ে তুলি মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে উজ্জীবিত একটি গণতান্ত্রিক অসাম্প্রদায়িক উন্নয়নকামী সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা। বাজেট বক্তৃতার শুরুতে অর্থমন্ত্রী অর্থনীতির বিভিন্ন অর্জন বিষয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করেন। তিনি বলেন আমার স্বীকার করেতে দ্বিধা নেইবিশ্ব অর্থনীতিতে শ্লথগতি প্রতিকূল রানৈতিক পরিবেশ এবং ব্যাক্তিখাতে বিনিয়োগের অপর্যাপ্ততার কারণে ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা মেয়াদে লক্ষ্য অনুযায়ীজিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব হয়নি। রাজস্ব খাতে কর আধুনিকীকরণ পরিকল্পনা এবং বিনিয়োগে সরকারিবেসরকারি অংশীদারিত্ব শুরু হলেও আশানুরূপ গতি পায়নি। অন্যদিকে জিডিপির অনুপাতে রাজস্ব আয় বাড়লেও তা ছিল লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কম। অনেকগুলো প্রকল্প যথাসময়ে বাস্তবায়িত হলেও ভূমি অধিগ্রহণজনিত সমস্যার কারণে কোনো কোনো অবকাঠামো প্রকল্পের বাস্তবায়ন বিলম্বিত হয়েছে। রপ্তানি দ্রব্য ও বাজার বৈচিত্র্যায়নে উন্নতি হয়েছে সীমিত। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমাদের লক্ষ্য অনুযায়ী অগ্রগতি না হরেও সার্বিক অর্জন জনমনে স্বস্তি দিয়েছে। আগামী অর্থবছরের বাজেট নিয়ে নিয়ে তিনি বলেন বর্ধিত সরকারি বিনিয়োগ সত্ত্ব্বেও মূলত বেসরকারি বিনিয়োগে ধীরগতি উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথে বাধা হিসেবে কাজ করছে। এ বাধা উত্তরণে বিদ্যুত্ জ্বালানি যোগাযোগ অবকাঠামো বন্দর উন্নয়ন অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার যে সকল কার্যক্রম আমরা বাস্তবায়ন করতে শুরু করেছি তাতে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড তথা অভ্যন্তরীণ চাহিদা সচল থাকবে। অর্থমন্ত্রী প্রত্যাশা করেন সরকারি খাতে বর্ধিত বেতনভাতা ও উচ্চ রেমিটেন্স প্রবাহ ভোগ ব্যয় বৃদ্ধি করবে। জিডিপি অনুপাতে সরকারি ব্যয় বিশেষ করে উন্নয়ন ব্যয় বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকবে। তেলের মূল্য হ্রাস পাওয়ায় ভর্তুকি ব্যয় কমছে। এই সাশ্রয়কৃত অর্থ অগ্রাধিকার খাতে সঞ্চালন করা হবে। তিনি আশা প্রকাশ করেন জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী দেশের বৃহত্তর স্বার্থে রাজনৈতক দলগুলোর মধ্যে শুভ বুদ্ধির উন্মেশ ঘটবে এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে। এতে দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীরা নতুন বিনিয়োগে উত্সাহিত হবেন। অবশ্যি এখানেও কালো মেঘ হিসেবে দেখ দিয়েছে ইউরোপের অস্থিরতা। এ সব অনুমানের ভিত্তিতে আগামী অর্থবছরের প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৭ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6254.csv b/Bangla_fin_news_articles/6254.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c667aa05f8841d9ad5dea6683fe29581aca70312 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6254.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6254,সরকারি চাকরিজীবীদের বোনাসে কর প্রস্তাব,2015-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারি চাকরিজীবীদের মূল বেতনের পাশাপাশি উৎসবসহ অন্য ভাতার উপরও কর আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেটে এ প্রস্তাব দিয়েছেন। বর্তমানে বেতন ছাড়া অন্যান্য ভাতা ও সুবিধা করমুক্ত রয়েছে। এটা বৈষম্যমূলক উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন এ বৈষম্য দূর করার লক্ষ্যে বেতন বোনাস ও উৎসব ভাতার উপর একই নিয়মে কর আরোপের প্রস্তাব করছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6255.csv b/Bangla_fin_news_articles/6255.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9ca59c94ff8e3c7e52d5aa3ca1a8e9f75f51df91 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6255.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6255,পেনশন তহবিল গঠনের ঘোষণা,2015-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত প্রস্তাবিত বাজেটে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাকর্মচারীদের জন্য পেনশন তহবিল ও পেনশন ফান্ড ম্যানেজমেন্ট কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৫২০১৬ অর্থ বছরের বাজেট বক্তৃতার তিনি এ ঘোষণা দেন। মুহিত বলেন দেশে প্রায় পাঁচ লক্ষাধিক অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবী পেনশন ভোগ করছেন। এ বিপুলসংখ্যক পেনশনভোগীদের পেনশন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ বা ফান্ড নেই যা ভবিষ্যতে সরকারি ব্যয় ব্যবস্থাপনার ভারসাম্যে বিঘ্ন ঘটাতে পারে। তাই সরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন ব্যবস্থাপনার জন্য একটি পেনশন তহবিল ও পেনশন ফান্ড ম্যানেজমেন্ট কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা করব। তিনি বলেন প্রাথমিকভাবে এ কর্তৃপক্ষকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ফান্ড প্রদান করা হবে। এ ফান্ড হতে পেনশন প্রদানের পাশাপাশি বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে পেনশনভোগীদের জন্য কল্যাণমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6256.csv b/Bangla_fin_news_articles/6256.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ce978f069c953c53ca03fa3bc8b86a67e4d9625d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6256.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6256,অনলাইনে কেনাবেচায় ভ্যাট,2015-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অনলাইনে পণ্য ক্রয়বিক্রয়ের ক্ষেত্রে চার শতাংশ হারে মূল্য সংযোজন কর মূসক আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন অনলাইনে পণ্য ক্রয়বিক্রয় সেবার বিক্রয় বা সরবারহ কার্যক্রম বর্তমানে একটি স্বীকৃত জনপ্রিয় ব্যবসায় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এক্ষেত্রে বর্তমান মূল্য সংযোজন কর অব্যাহতি না থাকলেও এই সেবাখাতের সুনির্দিষ্ট কোনো ব্যাখ্যা মূসক ব্যবস্থায় বর্তমানে নেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6257.csv b/Bangla_fin_news_articles/6257.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b1d6a5e03630cc93919e39a92ac5bd91c09e1240 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6257.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6257,ডিএসইর লেনদেন ফের ৫০০ কোটি টাকার কম,2015-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন হঠাত্ করেই কমে গেল। এক কর্মদিবসের ব্যবধানে ডিএসইর লেনদেন এক হাজার কোটি টাকা থেকে ৫০০ কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৯৯ কোটি টাকার যা আগের দিনের তুলনায় প্রায় ৩১ শতাংশ কম। এ দিকে বাজারে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর কমলেও ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক বেড়েছে। বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বাড়ায় সূচক বেড়েছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। লেনদেন কমে যাওয়া প্রসঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেনবিনিয়োগকারীরা বাজেটের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন। বাজেটে বিনিয়োগকারীদের জন্য ইতিবাচক হলে লেনদেন আগামীতে ভালো হবে।আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেআসন্ন বাজেটের গতি প্রকৃতি সম্পর্কে বিনিয়োগকারীরা পর্যবেক্ষণ করছেন। এ জন্য সূচক অনেকটা অপরিবর্তিত থাকলেও লেনদেন কমে গেছে। লেনদেনের পরিমাণ বিনিয়োগকারীদের পর্যবেক্ষণকে ইঙ্গিত করছে। এ দিকে বাজারে লেনদেনের ক্ষেত্রে জ্বালানি খাত শীর্ষে ছিল। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১৩০ কোটি টাকা যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ২৬ শতাংশেরও বেশি।তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪ বেড়ে ৪ হাজার ৫৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৭ বেড়ে ১ হাজার ৭৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৯৯ কোটি ২৫ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২২৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১২টির কমেছে ১৬০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৩ বেড়ে ১৪ হাজার ১৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১০১ কোটি ১১ লাখ টাকার। লেনদেনকৃত ২২৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮১টির কমেছে ১১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6258.csv b/Bangla_fin_news_articles/6258.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0fdc0934a5f2d504de5af8afb099c0736764ec68 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6258.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6258,শাহ্জীবাজার শেয়ার কারসাজি জড়িতদের ৫ কোটি টাকা জরিমানা,2015-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত শাহ্জীবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের এসপিসিএল শেয়ার কারসাজিতে জড়িত থাকার দায়ে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। কমিশনের এক সভায় জড়িতদের জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বিএসইসি জানিয়েছেএসপিসিএলের শেয়ারের মূল্য কারসাজির প্রেক্ষিতে বিশদ তদন্ত করা হয়েছে। এতে নানা ধরনের অনিয়ম ধরা পড়েছে। অনিয়ম করায় প্রাইম ইসলামি সিকিউরিটিজ পিএফআই সিকিউরিটিজ ও প্রাইম ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টসহ ৯ প্রতিষ্ঠান এবং ৮ ব্যক্তিকে প্রায় ৫ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়া কমিশন সভায় বিকল্প বিনিয়োগ আইনের খসড়া বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন অলটারনেটিভ ইনভেস্টম্যান্ট রুলস ২০১৫ এর খসড়া কমিশন সভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। খসড়ার বিষয়ে জনমত যাচাইয়ে অচিরেই এটি ইংরেজি ও বাংলা পত্রিকায় এবং কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। বিএসইসি জানিয়েছেমিথ্যা তথ্যসংবলিত নিট ক্যাপিটাল ব্যালেন্স তৈরি গ্রাহকদের অ্যাকাউন্টে বেআইনিভাবে অতিরিক্ত শেয়ার ক্রয় অতিরিক্ত মার্জিন ঋণ প্রদান সম্মিলিত গ্রাহক হিসাবের অর্থ ব্যবহার এবং বিভিন্ন পক্ষকে এসপিসিএলের শেয়ার ক্রয়ে বিভিন্ন পক্ষকে সম্পৃক্ত করে শেয়ারটির কৃত্রিম চাহিদা সৃষ্টি করায় প্রাইম ইসলামি সিকিউরিটিজকে আড়াই কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া যেসব আইন লঙ্ঘন করা হয়েছে তা আগামী তিন মাসের মধ্যে পরিপালন করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। অতিরিক্ত মার্জিন ঋণ প্রদান সম্মিলিত গ্রাহক হিসাবের অর্থ ব্যবহার এবং এসপিসিএলের শেয়ার ক্রয়ে বিভিন্ন পক্ষকে সম্পৃক্ত করে শেয়ারটির কৃত্রিম চাহিদা সৃষ্টি করায় পিএফআই সিকিউরিটিজকে দেড় কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অতিরিক্ত মার্জিন ঋণ প্রদান এবং এসপিসিএলের শেয়ার ক্রয়ে বিভিন্ন পক্ষকে সম্পৃক্ত করে শেয়ারটির কৃত্রিম চাহিদা সৃষ্টি করায় প্রাইম ফাইনান্স ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টকে ২০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অতিরিক্ত মার্জিন ঋণ প্রদান করায় এআইবিএল ক্যাপিটাল মার্কেট সার্ভিসেস লিমিটেডকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অতিরিক্ত মার্জিন ঋণ প্রদান এবং ডিলার বিনিয়োগকারীদের হিসাব ও মার্জিন হিসাবে তাদের নিট অ্যাভারেজ ক্যাপিটাল ব্যালেন্সের শতভাগেরও বেশি এসপিসিএলের শেয়ার ক্রয় করায় শার্প সিকিউরিটিজকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অতিরিক্ত মার্জিন ঋণ প্রদান করায় বিএলআই ক্যাপিটালকে ১ লাখ টাকা এবং এসপিসিএলের শেয়ারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখায় জিটিএলকে ৫ লাখ টাকা ও লিব্রা ট্রেডিং করপোরেশনকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এসপিসিএলের শেয়ার সংকটে ভূমিকা রাখায় শার্প সিকিউরিটিজের বিনিয়োগকারী গোলাম মহিউদ্দিনকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া মিথ্যা তথ্য প্রদান ও শেয়ার সংকটে ভূমিকা রাখায় প্রাইম ইসলামী সিকিউরিটিজের সিইও আবুল কালাম ইয়াজদানী বিনিয়োগকারী গোলাম মোস্তফা নাসিমা আক্তার লতা এবং প্রাইম ইসলামী সিকিউরিটিজের কর্পোরেট গ্রাহক স্টার শেয়ারবাজার লিমিটেডের বিরুদ্ধে স্পেশাল ট্রাইব্যুনালে মামলা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিএসইসি আরো জানিয়েছেএসপিসিএলের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক বিবরণীতে বাংলাদেশ একাউন্টিং স্ট্যান্ডার্ড পরিপালন না করায় কোম্পানির সিএফও কে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আর পেট্রোম্যাক্স রিফাইনারি লিমিটেড এসপিসিএল কর্তৃক ৯৮ ভাগ শেয়ারধারণকারী প্রতিষ্ঠান পুঁজি উত্তোলনের আবেদনে নগদে পুঁজি উত্তোলনের প্রস্তাব করলেও পরবর্তীতে নগদ ও ঋণ সমন্বয়ের মাধ্যমে পুঁজি উত্তোলন করে আইন অমান্য করেছে। এ ছাড়া কোম্পানিটি অনুমোদিত সময়ের মধ্যে পুঁজি উত্তোলন না করে পরে উত্তোলন করেছে। পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে গৃহীত ঋণের সুদ যথাযথভাবে না ধরে অতিরিক্ত মুনাফা দেখিয়েছে যা এসপিসিএলের সমন্বিত আর্থিক হিসাবেও প্রতিফলিত হয়েছে। এতে এসপিসিএলের ইপিএস অতিরিক্ত দেখানো হয়েছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ডের ফলে পেট্রোম্যাক্সের প্রত্যেক পরিচালককে স্বতন্ত্র পরিচালক ছাড়া ১০ লাখ টাকা এবং এমডিকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6259.csv b/Bangla_fin_news_articles/6259.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7bcb1f91498d80a802a1223c31d0d3bcb6bdfd54 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6259.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6259,বাংলাদেশে স্যামসাং পণ্যযন্ত্রাংশ বিতরণী কেন্দ্র উদ্বোধন,2015-06-03,অনলাইন ডেস্ক,স্যামসাং ইলেক্ট্রনিক্স বাংলাদেশ উৎপাদিত পণ্যের বিতরণের জন্য প্রথমবার টিএনটির সাথে যৌথ অংশীদারিত্বে বাংলাদেশে সম্প্রতি একটি সেবাকেন্দ্র উদ্বোধন করেছে। প্রতিষ্ঠানটির পণ্য যন্ত্রপাতি এবং আনুষাঙ্গিক পূর্ববতী অর্ডারের ভিত্তিতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করতে এটাই এ যাবৎ স্যামসাংয়ের প্রথবারের পদক্ষেপ। তেজগাঁওয়ে অবস্থিত এ সেবাকেন্দ্রে বিশেষ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্যামসাংয়ের কান্ট্রি ম্যানেজার ছুন সু মুন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। স্যামসাং ইন্ডিয়া ইলেক্ট্রনিক্স লিমিটেডের ভোক্তা সন্তুষ্টি পর্যবেক্ষক দলের সহ সভাপতি সিমিউনজ জুং বাংলাদেশে ট্রেড সিন্টিকেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাঞ্জিল চৌধুরী এবং স্যামসাং ইলেক্ট্রনিক্স বাংলাদেশের হেড অব সার্ভিস তানভীর সাহিদসহ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন। পাশাপাশি স্যামসাং সার্ভিস পার্টনারদের সাথে স্যামসাং ইলেক্ট্রনিক্স বাংলাদেশ এবং টিএনটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। দুই হাজার স্কুয়ার ফিটের ওয়ারহাউজটির কেন্দ্রীয় অবস্থান তেজগাঁওয়ে। এখন থেকে প্রতিদিন এ সেবা কেন্দ্র থেকে শর্তসাপেক্ষে সারা দেশে স্যামসাং মোবাইল যন্ত্রাংশের বিতরণ হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6260.csv b/Bangla_fin_news_articles/6260.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..94fe694b91b1b9b088329b65cb321c71dd037315 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6260.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6260,ব্রোকারেজ হাউসের সিডিবিএল চার্জ কমছে,2015-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্রোকারেজ হাউসগুলোর লেনদেনের ওপর চার্জ কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড সিডিবিএল কর্তৃপক্ষ। সিডিবিএলের বোর্ড সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে সূত্রে জানা গেছে। বর্তমানে ব্রোকারেজ হাউসগুলো লেনদেনের ওপর ০.০১৭৫ শতাংশ হারে কমিশন দেয় সিডিবিএলকে। নতুন করে কমিশনের এ হার ০.০১৫০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ১ জুলাই থেকে নতুন এ হার কার্যকর হবে। সিডিবিএলের একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছেলেনদেনের ওপর চার্জ কমানো ব্রোকারেজ হাউসগুলোর দীর্ঘদিনের দাবি ছিল। তাদের দাবির পরিপ্রেক্ষতে এ চার্জ কমানো হয়েছে। এ ছাড়া শেয়ারবাজারের বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্রোকারেজ হাউসগুলোর ব্যবসা ভালো নেই। অনেক প্রতিষ্ঠানই তাদের হাউস চালাতে হিমশিম খাচ্ছে। এ অবস্থায় বাজারের স্বার্থে ব্রোকারেজ হাউসগুলোর ব্যবসায়িক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে চার্জ কমানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6261.csv b/Bangla_fin_news_articles/6261.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c9fbe40bb49eae113e47feb29729a2d61cb47646 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6261.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6261,১১ মাসে রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের বেশি,2015-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের ১১ মাসে জুলাইমে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ২০ শতাংশ। একইভাবে গত মে মাসে গত বছরের একই মাস এবং চলতি বছরের এপ্রিল মাসের তুলনায়ও বেড়েছে রেমিট্যান্সের পরিমাণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ সব তথ্য পাওয়া গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায়চলতি অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে দেশে এক হাজার ৩৮৭ কোটি ৪৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এ পরিমাণ ছিল এক হাজার ২৯৪ কোটি ১৬ লাখ ডলার। একক মাস হিসেবে গত মে মাসে দেশে ১৩১ কোটি ৮৯ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে। আগের মাস এপ্রিলে এ পরিমাণ ছিল ১২৯ কোটি ৭৫ লাখ ডলার। সে হিসাবে আগের মাসের তুলনায় দুই কোটি ১৪ লাখ ডলার বা এক দশমিক ৬৫ শতাংশ বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। আর আগের বছরের মে মাসে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ১২১ কোটি ৫৮ লাখ ডলার। সে হিসাবে চলতি বছরের মে মাসে আগের বছরের একই মাসের তুলনায় ১০ কোটি ৩১ লাখ ডলার বা আট দশমিক ৪৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। প্রতিবেদনে দেখা যায়মে মাসে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪১ কোটি ৫৯ লাখ ডলার। আগের মাসে এ পরিমাণ ছিল ৪০ কোটি ৪৬ লাখ ডলার। বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এক কোটি ৬৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে এপ্রিল মাসে। আর এপ্রিলে এ সব ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছিল এক কোটি ৬৭ লাখ ডলার। মে মাসে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮৭ কোটি পাঁচ লাখ ডলার যা মার্চে ছিল ৮৫ কোটি ৬৫ লাখ ডলার। এ ছাড়া মে মাসে বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে আসা রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল এক কোটি ৬০ লাখ ডলার। আগের মাসে দুই লাখ ডলার কম রেমিট্যান্স এসেছিল এ সব ব্যাংকের মাধ্যমে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6262.csv b/Bangla_fin_news_articles/6262.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..acc670d136115aaf545d749ac84c51d35451ddc4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6262.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6262,জিডিপির আকার ১৫ লাখ ১৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা,2015-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরে ২০১৪১৫ চলতি মূল্যে বাংলাদেশের জিডিপির পরিমাণ ১৫ লাখ ১৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। জিডিপি বিশ্লেষণে দেখা যায়বিনিয়োগসঞ্চয় ব্যবধান এখন কমে এসেছে। কিন্তু সরকারি বিনিয়োগ খুব একটা বাড়েনি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস বাংলাদেশের জিডিপি নিয়ে একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি একটা নির্দিষ্ট ফাঁদে আটকে আছেএ বক্ত্যব্যের সাথে দ্বিমত পোষণ করেছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন ষষ্ঠ পঞ্চ বার্ষিক পরিকল্পনা আমরা বাস্তবায়ন করতে পারিনিএ কথাটা ঠিক নয়। আমরা যখন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করি তখন একটু বেশি করেই মাত্রা নির্ধারণ করি কেননা আমরা মনে করিএর কাছাকাছি যাওয়াটাই কৃতিত্বের । মন্ত্রী বলেনবিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার মাঝেও এ অর্জনকে ফাঁদে আটকে আছে এ তকমা দেয়া আমি মনে করি ঠিক নয়। মোড়ক উম্মোচন অনুষ্ঠানে পরিসংখ্যান ব্যুরোর পক্ষ থেকে জানানো হয়ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হার প্রকাশ করতে হলে অন্যান্য গৌণ তথ্যউপাত্তও ত্রৈমাসিক হতে হবে। এখন পর্যন্ত কৃষি খাতের তথ্যই কেবল ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে পাওয়া যায়। কিন্তু সেবা ও শিল্পে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে পাওয়া যায় না। বাংলাদেশ ন্যাশনাল একউন্টস স্ট্যটিস্টিক্স সোর্স অ্যান্ড মেথডস শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব কানিজ ফাতেমা পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. শামসুল আলম বিবিএস মহাপরিচালক মোহাম্মদ আবদুল ওয়াজেদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6263.csv b/Bangla_fin_news_articles/6263.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f69197eca61a21a3ed720ae64ca85b2a3d152885 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6263.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6263,বাংলাদেশের বীমার বাজারে আসছে ভারতের এলআইসি,2015-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারতের জীবন বীমা কোম্পানি লাইফ ইনস্যুরেন্স করপোরেশন অব ইন্ডিয়াকে এলআইসি বাংলাদেশে ব্যবসা করার অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশের বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের আইডিআরএ। বাংলাদেশের বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের আইডিআরএ চেয়ারম্যান এম শেফাক আহমেদ কিছু শর্তে এলআইসিকে আমরা সম্মতিপত্র দিয়েছি। শর্তগুলো পূরণ করলে তাদেরকে ব্যবসা করার অনুমোদন দেয়া হবে। ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত এই কোম্পানি বাংলাদেশে ব্যবসা করবে এলআইসি বাংলাদেশ লিমিটেড নামে। এর পরিশোধিত মূলধন হবে ১০০ কোটি টাকা যার ৫০ শতাংশ ধারণ করবে এলআইসি। আর বাকি ৫০ শতাংশের মালিকানা থাকবে বাংলাদেশিদের হাতে। এর আগে ২০১৩ সালে এলআইসি ৩০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধন নিয়ে ব্যবসা করার প্রস্তাব দিলেও আইডিআরএ তা নাকচ করে দিয়েছিল। গতবছর আপিল করলে এলআইসিকে পরিশোধিত মূলধন বাড়িয়ে প্রস্তাব পাঠাতে বলে আইডিআরএ। এরপর গত ৩১ মে সম্মতিপত্র পায় এলআইসি। প্রায় ছয় দশক ধরে জীবন বীমার ব্যবসা চালিয়ে আসছে এলআইসি। বর্তমানে এদের সম্পদের পরিমাণ বর্তমানে ১৫ লাখ কোটি রুপির বেশি। শর্ত অনুযায়ী এলআইসিকে কার্যক্রম শুরুর আগে স্থানীয় কোনো বিনিয়োগকারীর সঙ্গে চুক্তি করে বাংলাদেশভারত যৌথ কোম্পানি হিসেবে নিবন্ধন পেতে হবে। এরপর উদ্যোক্তা অংশের ৫০ শতাংশ অর্থ এলআইসিকে বৈদেশিক মুদ্রায় আনতে হবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সফরের সময় এলআইসির চেয়ারম্যান এস কে রায়ের হাতে সম্মতিপত্র তুলে দেয়া হতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6264.csv b/Bangla_fin_news_articles/6264.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..57ad487139bac9458c163f61f746892ccb618717 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6264.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6264,‘মানবসম্পদ উন্নয়ন অধিক গুরুত্ব পাবে বাজেটে’,2015-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনের অনুঘটক হিসেবে মানবসম্পদ উন্নয়নকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত আগামী ৪ জুন বিকাল সাড়ে ৩টায় জাতীয় সংসদে ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করবেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন এই ভিন্ন আঙ্গিকের উপস্থাপনা থেকে অবশ্য অবকাঠামো গ্যাস ও বিদ্যুতের টার্গেট অর্জনের বিষয় বাদ যাবে না। অর্থমন্ত্রী বলেন আগামী অর্থবছরের বাজেটে ভবিষ্যতে আরো উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনে মানব সম্পদ উন্নয়নকে আরো গুরুত্ব দেয়া হবে। এ জন্য শিক্ষা স্বাস্থ্য ও অন্যান্য সামাজিক সেক্টরের আরো উন্নয়নের বিষয়ে প্রস্তাব থাকবে। আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন আগামী অর্থবছরের অগ্রাধিকার তালিকায় বিদ্যুত্ ও পরিবহনের বিষয়ও থাকবে। অবশ্য মানবসম্পদ উন্নয়নের ওপর বিশেষ মনোযোগ দেয়া হবে। মুহিত বলেন আসন্ন বাজেটে পদ্মা সেতু মেট্রোরেল ও মগবাজারমৌচাক ফ্লাইওভারের মতো চলমান বড় প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের পথ প্রশস্ত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6265.csv b/Bangla_fin_news_articles/6265.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..42af98ec50d3655a7e4861c890fc7fa4a25c0075 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6265.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6265,বনগাছ আছে বলে টিকে আছে পৃথিবী ও মানুষ,2015-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন চারটি শক্তির মিলন আমাদের এগিয়ে যাওয়ার মহাশক্তি তৈরি করতে পারে। এগুলো হলো তারুণ্য প্রযুক্তি সামাজিক ব্যবসা ও সুশাসন। এই চার শক্তির মেলবন্ধনে উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করলে উন্নত বাংলাদেশ ও শান্তির পৃথিবী এমনিতেই গড়ে উঠবে। স্বপ্নের দারিদ্র্যশূন্য বেকারশূন্য ও কার্বন নিঃসরণশূন্য পৃথিবী বাস্তবায়ন করা যাবে। এ জন্য তরুণদেরকে নিজেদের সৃজশীলতার প্রতি আস্থা রেখে এগিয়ে যেতে হবে। উন্নয়নের জন্য প্রচলিত গণ্ডির বাইরে গিয়ে সৃজশীলতার ব্যবহার ছাড়া অন্য কোনো উপায়ও নেই। গতকাল সোমবার রাজধানীর পুলিশ স্টাফ কলেজের কনভেনশন হলে সামাজিক ব্যবসা একাডেমিয়া ২০১৫ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সোস্যাল বিজনেস একাডেমি সেল এসবিএসি এ সম্মেলনের আয়োজন করে। শান্তিতে নোবেল বিজয়ী প্রথম ও একমাত্র বাংলাদেশি ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন বনগাছ আছে বলে পৃথিবী ও মানুষ টিকে আছে। মানুষ সেই বনগাছ উজাড় করে দিচ্ছে। স্বার্থপর হতে গিয়ে অন্যের সঙ্গে নিজেদেরও ক্ষতি করছে। কিন্তু মানুষ শুধু স্বার্থপর নয় স্বার্থহীনও। বিভিন্ন গুণের অমিত আধার মানুষ। তাই স্বার্থহীনতার গুণ দিয়ে স্বার্থপরতাকে পরাজিত করতে হবে। তিনি বলেন বিদ্যমান অর্থনৈতিক ব্যবস্থা দিনে দিনে অকার্যকর হয়ে পড়ছে। আমরা এ ব্যবস্থার মধ্যে রয়েছি বলে পরিবর্তনটা এখনও অনুভব করতে পাচ্ছি না। প্রচলিত অর্থ ব্যবস্থা ও জীবনযাত্রায় গলদ রয়েছে। এর ফলে পৃথিবী বাসযোগ্য থাকবে না। পৃথিবীকে বাসের অনুপযোগী করে তুলছি। বিদ্যমান কাঠামোতে ধনী বা শক্তিশালী ব্যক্তি আরো বড় হচ্ছে উপরে উঠছে। আর নিচের মানুষ আরো তলানিতে যাচ্ছে। এ ব্যবস্থা পাল্টাতে হবে। সবার জন্য সুষম না হোক অন্তত গ্রহণযোগ্য ভোগের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। তিনটি পির প্রতি উদ্যোক্তাদের নজর দেয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন বিদ্যমান ব্যবসা পদ্ধতিতে ব্যক্তির বা উদ্যোক্তার নজর শুধু একটি পিতে। এই পি হলো প্রফিট বা লাভ। কিন্তু অপর দুই পি অর্থাত্ পিপল ও প্লানেট বা মানুষ ও পৃথিবীর প্রতি নজর দিতে হবে। তাদের সাফল্যও এ তিন পি বিবেচনায় নিয়ে মাপা দরকার। ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন পৃথিবীর সম্পদ অশেষ নয়। কিন্তু দায়িত্বশীল ভূমিকার মাধ্যমে এটি বাড়ানো যায়। আমাদের এখনই ঠিক করতে হবে আমাদের প্রজন্ম কতটুকু ভোগ করবে এবং পরবর্তী প্রজন্মের জন্য কতটুকু রেখে যাব। আমরা অনেক বর্জ্য তৈরি করছি ও সমুদ্রে ফেলছি। সমুদ্রের বিভিন্ন স্থানে বিশাল পরিমাণ বর্জ্য জমে গিয়ে পরিবেশের প্রতি মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করছে। রিসাইকেল বা পুনচক্রায়ন করে সম্পদ তৈরির চেষ্টা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি বর্জ্য উত্পাদন নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনায় জোর দিতে হবে। তিনি বলেন কার্বন নিঃসরণের ফলে পৃথিবীর উষ্ণতা বাড়ছে। ফসিল ফুয়েল ব্যবহার দূর করে নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহার করতে হবে। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. ইউনূস বলেন আমাদের প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থায় গরীবের ব্যাংকিং নেই। প্রতিষ্ঠানগুলো এমনভাবে তৈরি যে এগুলো নিচের দিকে না তাকিয়ে উপরের দিকে ছুটছে। আমাদের ব্যাংকিং আইনটিতে মূলত ধনীর জন্য ব্যাংক গরীবের জন্য নয় এমন নীতি প্রতিফলিত হয়েছে। এটি পরিবর্তন করতে হবে। গ্রামীণ ব্যাংকের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন এ ব্যাংকের ঋণগ্রহীতারা চাকরিজীবী নয় উদ্যোক্তা। তারা তেমন শিক্ষিতও নয়। অর্থ ঋণ নিয়ে তারা উন্নতি করতে পারলে কলেজবিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া বা পাস করা তরুণতরুণীরা কেন পারবে না তাহলে শিক্ষার অবদান কী সমস্যা শিক্ষা বা শিক্ষার্থীদের নয়। গলদ রয়েছে শিক্ষা ব্যবস্থায়। চাকরি করার ঝোঁক থেকে তরুণদের বের হতে হবে। তাদেরকে উদ্যোক্তা হতে হবে। তরুণদের সৃজনশীল ক্ষমতার প্রয়োগই পারে বাংলাদেশ ও বিশ্বকে ইতিবাচকভাবে বদলে দিতে। সম্মেলনের সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ডিআইইউ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ডা. এস কাদির পাটোয়ারী বলেন ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে বাংলাদেশ সাফল্য দেখিয়েছে। আরো উন্নয়নের জন্য সামাজিক ব্যবসা বড় দরজা খুলে দিয়েছে। সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডিআইইউর ভিসি অধ্যাপক কে এম মোহসীন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মইনুল ইসলাম ইউনূস সেন্টারে নির্বাহী পরিচালক লামিয়া মোর্শেদ কানাডাভিত্তিক সেবাসংস্থা হেলথব্রিজর কান্ট্রি ডিরেক্টর দেবরা ইফরমসন গ্রামীণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক এইচ আই লতিফী গ্রামীণ কমিউনিকেশনের নাজনিন সুলতানা গ্রামীণ হেলথ সার্ভিসের কে এম আসাদুজ্জামান গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের পারভীন মাহমুদ গ্রামীণ কৃষির এহসানুল বারি ডিআইইউর সহকারী অধ্যাপক মো. বজলুর রহমান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6266.csv b/Bangla_fin_news_articles/6266.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..af11314526f2c0bf4692bef2c926eb2fe2bc8368 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6266.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6266,অর্থনৈতিক অগ্রগতি সন্তোষজনক স্থিতিশীল সিপিডির মূল্যায়ন,2015-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৪১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি সন্তোষজনক পর্যায়ে ছিল বলে মনে করে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি। সংগঠনটির মতে বর্তমানে অর্থনীতিতে এক ধরনের স্থিতিশীলতা রয়েছে। বেশ কিছু জায়গায় স্বস্তির দিকও রয়েছে। এ স্থিতিশীলতাকে কাজে লাগিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক ও নীতি সংস্কার উদ্যোগে বড় ধাক্কা দিতে হবে। এটি করতে পারলে ৬ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির ফাঁদ থেকে বের হতে পারবে বাংলাদেশ। অবশ্য সংস্কারের জন্য বিরোধী রাজনৈতিক দলের মতামত এবং সর্বোপরি নাগরিক ঐক্যের দরকার বলে সংগঠনটি মত দিয়েছে। গতকাল সোমবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের অর্থনীতি ২০১৪১৫ তৃতীয় অন্তর্বর্তীকালীন পর্যালোচনা নামে প্রতিবেদন উপস্থাপন অনুষ্ঠানে এমন মতামত দিয়েছে সিপিডি। এতে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন সংস্থার গবেষক তৌফিকুল ইসলাম খান। সিপিডির সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান এবং অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নর উত্তর দেন। এ সময় সিপিডির সংলাপ ও যোগাযোগ বিভাগের প্রধান আনিসাতুল ফাতেমা ইউসুফ ঊর্ধ্বতন গবেষণা সহযোগী মো. জাফর সাদিকসহ সংস্থার অন্য গবেষকরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ৬ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জনের সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু সেই পরিবেশ সৃষ্টি হচ্ছে না। তিনি বলেন আর্থিক পরিকল্পনার গুণগত মানের ক্ষয় হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সফরে সম্ভাব্য বিভিন্ন চুক্তি সম্পর্কে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন আমরা চুক্তির বিরোধী কোন মত পোষণ করি না। তবে বিচ্ছিন্নভাবে এসব চুক্তি না করে দুদেশের সামগ্রিক ট্রানজিট ও বিনিয়োগ চুক্তি হওয়া দরকার। এ বিষয়ে চুক্তিতে এক দেশ থেকে আরেক দেশে পণ্য সামগ্রী যাওয়ার জন্য আরোপিত মাশুলের বিষয়টি পরিষ্কার করা হয়নি। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন বাংলাদেশের পণ্য যদি ভারত হয়ে মিয়ানমার বা নেপালে যায় তাহলে তার জন্য মাশুল দিতে হবে। একইভাবে ভারতের পণ্য বাংলাদেশ হয়ে চীন বা মিয়ানমারে গেলেও মাশুল দিতে হবে কিন্তু ভারতের পণ্য বাংলাদেশ হয়ে ভারতের অন্য কোন অংশে গেলে এখানে কিভাবে চার্জ নির্ধারণ করা হবে সে বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। তিনি বলেন দেশের ভর্তুকির টাকা দিয়ে নির্মিত রাস্তাঘাট থেকে বাংলাদেশের মানুষ যেভাবে সুবিধা পাবে সেভাবে বিদেশিরাও পাবে কিনা সে বিষয়টা পরিষ্কার করা দরকার। এ বিষয়ে ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন ভারতের সঙ্গে চুক্তিগুলো বাস্তবায়ন করতে হলে ২৭টি স্থল বন্দরের অবকাঠামোর উন্নয়ন দরকার। এর সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন দরকার। সর্বোপরি ভারতের সঙ্গে বিষয়গুলো ব্যবস্থাপনার জন্য দক্ষতার প্রয়োজন রয়েছে। যার অভাব সরকারের রয়েছে। অপ্রদর্শিত আয়কে মূলধারায় আনতে হবে কালো টাকাকে অর্থনীতির মূলধারায় আনতে আইন করার পরামর্শ দেন ড. দেবপ্রিয়। তিনি বলেন অপ্রদর্শিত আয়কে অর্থনীতির মূলধারায় নিয়ে আসতে হবে। এজন্য কর আইন সংশোধনসহ নতুন আইন প্রণয়ন করতে হবে। সেই সঙ্গে বেনামি সম্পত্তি গড়ার প্রবণতা বন্ধ করতেও আইনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কর বিষয়ে তিনি বলেন চিরাচরিত নিয়মে কর প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকলে করদাতাদের জীবনে শুধু ভোগান্তিই বাড়বে। প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ছাড়া রাজস্ব বাড়ানো সম্ভব হবে না বলে মনে করেন তিনি। মোস্তাফিজুর রহমান বলেন এবছরই ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। ওই পরিকল্পনায় চলতি অর্থবছরে ৮ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল। সেদিক থেকে বড় ঘাটতি রয়ে গেছে। আগামী বাজেট হবে ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার প্রথম বাজেট। তাই তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ৭ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হলে বিনিয়োগের মাত্রা ও উত্কর্ষতা বাড়াতে হবে বলে তিনি মত দিয়েছেন। মূল প্রতিবেদনে তৌফিকুল ইসলাম বলেন রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা থাকলেও এ বছর অর্থনীতির বেশ কিছু সূচক ইতিবাচক ছিল। ইতিবাচক দিকের মধ্যে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ছিল রেমিট্যান্স প্রবাহ যথার্থ ছিল সুদের হার কিছুটা কমেছিল আর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও মাথাপিছু আয় কিছুটা বেড়েছিল। এসব সম্ভাবনার সুযোগ কাজে লাগিয়ে রাজস্ব আহরণ করতে না পারা বৈদেশিক সম্পদের ব্যবহার করতে না পারা রফতানি প্রবাহের গতি হারানো বোরো ধানের দাম কমে যাওয়া ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ না বাড়াকে দুর্বল দিক হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। দুর্নীতি অবকাঠামো উন্নয়নে ঘাটতি সরকারের নীতির দুর্বলতা স্থায়ী সরকার ব্যবস্থা ও অর্থায়নের অভাবে বিনিয়োগ বাড়ছে না বলে মনে করে সংগঠনটি। পাঁচ কমিশন গঠনের প্রস্তাব এদিকে অর্থনৈতিক স্বচ্ছতা আনতে পাঁচটি পৃথক স্বাধীন কমিশন গঠন করার প্রস্তাব দিয়েছে সিপিডি। পরিসংখ্যান ব্যুরোসহ সরকারের আর্থিক অবস্থা যাচাইয়ের প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এসব প্রতিষ্ঠানের হিসাবে অনেক সময়ই গরমিল দেখা যায়। ফলে অর্থনীতির সূচক ঠিক থাকে না। আবার ব্যাংকিং খাতের ভিতরে যে ধরনের ঘটনাবলী ঘটছে তার কোন স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ বিষয়ে যতটুকু ভূমিকা পালন করার দরকার তাও করতে পারছে না। গেলেও সেটা অনেক সময় পার হওয়ার পরে হয়। কৃষকরা তাদের পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না। এসব সমস্যা সমাধানে একটি স্বাধীন পরিসংখ্যান কমিশন কৃষি মূল্য নিয়ন্ত্রণ কমিশন স্থানীয় সরকার অর্থনৈতিক কমিশন ব্যয় নিয়ন্ত্রণ কমিশন ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের জন্য স্বাধীন কমিশন গঠন করা দরকার বলে মত দিয়েছে সিপিডি। এছাড়া অর্থনীতির চাকা গতিশীল করতে সরকারি কর্মচারী আইন প্রাইভেটপাবলিক পার্টনারশিপ আইন প্রাইভেটাইজেশন ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং অ্যাক্ট ও ভ্যাট আইন দ্রুত বাস্তবায়ন করা দরকার বলে মনে করে সিপিডি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6267.csv b/Bangla_fin_news_articles/6267.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6e95ff74a035a212483bf036a8f060963c8a1c6f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6267.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6267,ঢাকায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থার উন্নয়নে ১০ কোটি ইউরো দেবে ফ্রান্স,2015-06-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানী ঢাকায় বিদ্যুৎ সঞ্চালন ও বিতরণ ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে ১০ কোটি ইউরো ঋণ দিচ্ছে ফরাসি সরকার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৮৪৮ কোটি টাকা। এ বিষয়ে ফ্রান্সের দাতা সংস্থা এএফডি ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে একটি চুক্তি হয়েছে। সোমবার রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কক্ষে সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মেজবাহ উদ্দিন ও এএফডির প্রতিনিধি প্যাস্কেল প্যাকআইট চুক্তিতে সই করেন। চুক্তি অনুষ্ঠানে জানানো হয় কনস্ট্রাকশন অব নিউ ১২৩৩৩ অ্যান্ড ৩৩১১ কেভি সাবস্টেশন আন্ডার ডিপিডিসি শীর্ষক প্রকল্পে ফ্রান্স সরকারের এ সহায়তার অর্থ ব্যয় করা হবে। এর আওতায় বিদ্যুতের ২৮টি উপকেন্দ্র স্থাপন ও সঞ্চালন লাইন নির্মাণ করা হবে। এর ফলে ঢাকায় বিদ্যুতের শক্তিশালী কার্যকর নেটওয়ার্ক গড়ে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি ডিপিডিসি। এ প্রকল্পে এএফডি ছাড়াও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি ইউরোপিয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক এবং ইসলামিক উন্নয়ন ব্যাংক আইডিবি সহায়তা দিচ্ছে বলে জানানো হয়। এ প্রকল্পের কাজ শেষ হলে প্রায় সাড়ে ১২ লাখ বিদ্যুৎ গ্রাহক উপকৃত হবেন। বিদ্যুতের সুবিধার আওতায় আসছে শোয়া দুই লাখ আবাসিক গ্রাহক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6268.csv b/Bangla_fin_news_articles/6268.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cea8b2c6e0d0ebab0af664fcbc013eb970354597 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6268.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6268,৪ জুন জাতীয় বাজেট ঘোষণা,2015-06-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত আগামী ৪ জুন বিকেল ৩ টায় ২০১৫১৬ অর্থবছরের মহাজোট সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদের দ্বিতীয় এবং ব্যক্তিগত নবম বাজেট জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করবেন। একাধারে সাত বার বাজেট দিতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী। সোমবার অর্থমন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে এবারও ডিজিটাল পদ্ধতিতে অর্থাৎ পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে বাজেট উপস্থাপন করা হবে। ঐ দিন বাজেট বক্তৃতা সম্পূরক আর্থিক বিবৃতি প্রজাতন্ত্রের সরকারি হিসাব সংযুক্ত তহবিলপ্রাপ্তি মঞ্জুরি ও বরাদ্দের দাবিসমূহ অনুন্নয়ন ও উন্নয়ন মঞ্জুরি ও বরাদ্দ দাবীসমূহ উন্নয়ন নারী উন্নয়ন ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় চল্লিশটি মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম শিশুদের নিয়ে বাজেট ভাবনা মধ্যমেয়াদি সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বিবৃতি মধ্যমেয়াদি বাজেট কাঠামো বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি বাজেটের সংক্ষিপ্তসার বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা২০১৫ এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের পথে অগ্রযাত্রাঃ হালচিত্র ২০১৫ ওয়েবসাইটে প্রকাশসহ জাতীয় সংসদ হতে সরবরাহ করা হবে। একই সঙ্গে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ প্রণীত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের কার্যাবলী ২০১৪১৫ জাতীয় সংসদে পেশ করা হবে। বাজেটকে আরো অংশগ্রহণমূলক করার লক্ষ্যে অর্থ বিভাগের ওয়েবসাইট ...... এ বাজেটের সকল তথ্যাদি ও গুরুত্বপূর্ণ দলিল যে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পাঠ ও ডাউনলোড করতে পারবেন এবং দেশ বা বিদেশ থেকে সেই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফিডব্যাক ফরম পূরণ করে বাজেট সম্পর্কে মতামত ও সুপারিশ প্রেরণ করা যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6269.csv b/Bangla_fin_news_articles/6269.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e60f0e978b28045d05d60b2674522b131b1f0b00 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6269.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6269,অর্থনৈতিক অগ্রগতি সন্তোষজনক ছিল সিপিডি,2015-06-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গণতান্ত্রিক অস্বস্তি থাকলেও ২০১৪১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি সন্তোষজনক পর্যায়ে ছিল বলে মনে করে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি। সংগঠনটির মতে বর্তমানে অর্থনীতিতে এক ধরনের স্থিতিশীলতা রয়েছে। অবশ্য বেশ কিছু জায়গায় স্বস্তির দিকও রয়েছে। এ স্থিতিশীলতাকে কাজে লাগিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক ও নীতি সংস্কার উদ্যোগে বড় ধাক্কা দিতে হবে। এটি করতে পারলে ৬ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির ফাঁদ থেকে বের হতে পারবে বাংলাদেশ। অবশ্য সংস্কারের জন্য বিরোধী রাজনৈতিক দলের মতামত এবং সর্বোপরি নাগরিক ঐক্যের দরকার বলে সংগঠনটি মত দিয়েছে। সোমবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের অর্থনীতি ২০১৪১৫ তৃতীয় অন্তর্বতীকালীন পর্যালোচনা নামে প্রতিবেদন উপস্থাপন অনুষ্ঠানে এমন মতামত দিয়েছে সিপিডি। এতে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন সংস্থার গবেষক তৌফিকুল ইসলাম খান। সিপিডির সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান এবং অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নর উত্তর দেন। এ সময় সিপিডির সংলাপ ও যোগাযোগ বিভাগের প্রধান আনিসাতুল ফাতেমা ইউসুফ ঊর্ধ্বতন গবেষণা সহযোগী মো. জাফর সাদিকসহ সংস্থার অন্যান্য গবেষকরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ৬ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধির অর্জনের সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্ত সেই পরিবেশ সৃষ্টি হচ্ছে না। আওয়ামী লীগ সরকারের আগের মেয়াদে আর্থিক ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনায় ২০১১১২ অর্থবছর পর্যন্ত যেটুকু গতি ও উদ্যম লক্ষ্য করা গেছে কেন জানি এখন তা নেই। তিনি বলেন আর্থিক পরিকল্পনার গুণগত মানের ক্ষয় হয়েছে। অর্থাৎপরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের ঘাটতি বাড়ছে। আবার বড় ধরনের সংস্কারেও সরকার ঢোকেনি। এর বড় উদাহরণ পিপিপি ও বেসরকারিকরণ পরিস্থিতি। ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন ভারতের সঙ্গে চুক্তিগুলো বাস্তবায়ন করতে হলে ২৭টি স্থল বন্দরের অবকাঠামোর উন্নয়ন দরকার। এর সঙ্গে যোগায়োগ ব্যবস্থার উন্নয়ন দরকার। সর্বোপরি ভারতের সঙ্গে বিষয়গুলো ব্যবস্থাপনার জন্য দক্ষতার প্রয়োজন রয়েছে। যার অভাব সরকারের রয়েছে। ড. দেবপ্রিয় বলেন অপ্রদর্শিত আয়কে অর্থনীতির মূলধারায় নিয়ে আসতে হবে। এজন্য কর আইন সংশোধনসহ নতুন আইন প্রণয়ন করতে হবে। সেই সঙ্গে বেনামি সম্পত্তি গড়ার প্রবণতা বন্ধ করতেও আইনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কর বিষয়ে তিনি বলেন চিরাচরিত নিয়মে কর প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকলে করদাতাদের জীবনে শুধু ভোগান্তিই বাড়বে। প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ছাড়া রাজস্ব বাড়ানো সম্ভব হবে না বলে মনে করেন তিনি। মোস্তাফিজুর রহমান বলেন এবছরই ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। ওই পরিকল্পনায় চলতি অর্থবছরে ৮ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল। সেদিক থেকে বড় ঘাটতি রয়ে গেছে। আগামী বাজেট হবে ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার প্রথম বাজেট। তাই তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ৭ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হলে বিনিয়োগের মাত্রা ও উত্কর্ষতা বাড়াতে হবে বলে তিনি মত দিয়েছে। মূল প্রতিবেদনে তৌফিকুল ইসলাম বলেন রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা থাকলেও এ বছর অর্থনীতির বেশ কিছু সূচক ইতিবাচক ছিল। ইতিবাচক দিকের মধ্যে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ছিল রেমিট্যান্স প্রবাহ যথার্থ ছিল সুদের হার কিছুটা কমেছিল আর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও মাথাপিছু আয় কিছুটা বেড়েছিল। এসব সম্ভাবনার সুযোগ কাজে লাগিয়ে রাজস্ব আহরণ করতে না পারা বৈদেশিক সম্পদের ব্যবহার করতে না পারা রফতানি প্রবাহের গতি হারানো বোরো ধানের দাম কমে যাওয়া ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ না বাড়াকে দুর্বল দিক হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। দুর্নীতি অবকাঠামো উন্নয়নে ঘাটতি সরকারের নীতির দুর্বলতা স্থায়ী সরকার ব্যবস্থা ও অর্থায়নের অভাবে বিনিয়োগ বাড়ছে না বলে মনে করে সংগঠনটি। স্বচ্ছতা আনতে পাঁচটি কমিশন গঠনের প্রস্তাব এদিকে অর্থনৈতিক স্বচ্ছতা আনতে পাঁচটি পৃথক স্বাধীন কমিশন গঠন করার প্রস্তাব দিয়েছে সিপিডি। পরিসংখ্যান ব্যুরোসহ সরকারের আর্থিক অবস্থা যাচাইয়ের প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এসব প্রতিষ্ঠানের হিসাবে অনেক সময়ই গরমিল দেখা যায়। ফলে অর্থনীতির সূচক ঠিক থাকে না। আবার ব্যাংকিং খাতের ভিতরে যে ধরনের ঘটনাবলী ঘটছে তার কোন স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহীতা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ বিষয়ে যতটুকু ভূমিকা পালন করার দরকার তাও করতে পারছে না। গেলেও সেটা অনেক সময় পার হওয়ার পরে হয়। কৃষকরা তাদের পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না। এসব সমস্যা সমাধানে একটি স্বাধীন পরিসংখ্যান কমিশন কৃষি মূল্য নিয়ন্ত্রণ কমিশন স্থানীয় সরকার অর্থনৈতিক কমিশন ব্যয় নিয়ন্ত্রণ কমিশন ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের জন্য স্বাধীন কমিশন গঠন করা দরকার বলে মত দিয়েছে সিপিডি। এছাড়া অর্থনীতির চাকা গতিশীল করতে সরকারি কর্মচারী আইন প্রাইভেটপাবলিক পার্টনারশিপ আইন প্রাইভেটাইজেশন ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং অ্যাক্ট ও ভ্যাট আইন দ্রুত বাস্তবায়ন করা দরকার বলে মনে করে সিপিডি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6270.csv b/Bangla_fin_news_articles/6270.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a4102cfc8a23da180a43677d667de9177679add2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6270.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6270,‘তারুণ্যের সৃজশীলতার উপর আস্থা ও সুযোগ দিতে হবে’,2015-06-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,উন্নয়নের জন্য তারুণ্যের সৃজনশীলতার উপর আস্থা ও সুযোগ দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনুস। সোমবার রাজধানীর পুলিশ স্টাফ কলেজের কনভেনশন হলে সামাজিক ব্যবসা একাডেমিয়া ২০১৫ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন। ড. মুহাম্মদ ইউনুস বলেছেন এগুলো হলো তারুণ্যের প্রযুক্তির সামাজিক ব্যবসার ও সুশাসনএই চারটি শক্তির মিলন আমাদের এগিয়ে যাওয়ার মহাশক্তি তৈরি করতে পারে। এগুলোর মেলবন্ধনে উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করলে উন্নত বাংলাদেশ ও শান্তির পৃথিবী এমনিতেই গড়ে উঠবে। এজন্য তরুণদেরকে নিজেদের সৃজশীলতার প্রতি আস্থা রেখে এগিয়ে যেতে হবে। তিনি বলেন বিদ্যমান অর্থনৈতিক ব্যবস্থা দিনে দিনে অকার্যকর হয়ে পড়ছে। প্রচলিত অর্থব্যবস্থা ও জীবনযাত্রায় গলদ রয়েছে। এর ফলে পৃথিবী বাসযোগ্য থাকবে না। পৃথিবীকে বাসের অনুপযোগী করে তুলছি। তিনি বলেন বিদ্যমান কাঠামোতে ধনী বা শক্তিশালী ব্যক্তি আরো বড় হচ্ছে উপরে উঠছে। আর নিচের মানুষ আরো তলানিতে যাচ্ছে। এই ব্যবস্থা পাল্টাতে হবে। সবার জন্য সুষম না হোক অন্তত গ্রহণযোগ্য ভোগের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। তিনটি পির প্রতি উদ্যোক্তাদের নজর দেয়ার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন বিদ্যমান ব্যবসা পদ্ধতিতে ব্যক্তির বা উদ্যোক্তার নজর শুধু একটি পিতে। এ পি হলো প্রফিট বা লাভ। কিন্তু অপর দুই পি অর্থাত্ পিপল ও প্লানেট বা মানুষ ও পৃথিবীর প্রতি নজর দিতে হবে। তাদের সাফল্যও এ তিন পি বিবেচনায় নিয়ে মাপা দরকার। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. ইউনুস বলেন আমাদের প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থায় গরীবের ব্যাংকিং নেই। প্রতিষ্ঠানগুলো এমনভাবে তৈরি যে এগুলো নিচের দিকে না তাকিয়ে উপরের দিকে ছুটছে। আমাদের ব্যাংকিং আইনটিতে মূলত ধনীর জন্য ব্যাংক গরীবের জন্য নয় এমন নীতি প্রতিফলিত হয়েছে। এটি পরিবর্তন করতে হবে। গ্রামীন ব্যাংকের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন এ ব্যাংকের ঋণগ্রহীতারা চাকরিজীবি নয় উদ্যোক্তা। তারা তেমন শিক্ষিতও নয়। অর্থ ঋণ নিয়ে তারা উন্নতি করতে পারলে কলেজবিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া বা পাস করা তরুণতরুণীরা কেন পারবে না সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা ইন্টারন্যাশল ইউনিভার্সিটির ডিআইইউ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ডা. এস কাদির পাটোয়ারী ডিআইইউর ভিসি অধ্যাপক কে এম মোহসীন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মইনুল ইসলাম ইউনুস সেন্টারে নির্বাহী পরিচালক লামিয়া মোর্শেদ কানাডাভিত্তিক সেবাসংস্থা হেলথব্রিজর কান্ট্রি ডিরেক্টর দেবরা ইফরমসন প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6271.csv b/Bangla_fin_news_articles/6271.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..65b74d0f11fc80d93b61c9f571da8ea6239b4e24 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6271.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6271,ডিএসইতে হাজার কোটি টাকার লেনদেন,2015-06-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সাত মাস পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই হাজার কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। এই দীর্ঘ সময়ে ডিএসইর লেনদেন বেশিরভাগ সময়ই তিনশ কোটি টাকার নিচে হয়েছে। লেনদেন কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমার পাশাপাশি বাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো বেশ বিপাকে পড়ে যায়। এ অবস্থায় লেনদেন হাজার কোটি টাকায় উঠে আসা বাজারের জন্য সুফল বয়ে আনবে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। সোমবার ডিএসইতে লেনদেন বাড়ার পাশাপাশি সূচকও বেড়েছে।আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে দিনের শুরুতে বড় আশাবাদ নিয়ে লেনদেন শুরু হয়। ফলে দিনের শুরুতেই ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক ৭৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে পরবর্তীতে এ ঊর্ধ্বমূখী প্রবণতা কিছুটা স্তিমিত হয়ে আসে। তবে লেনদেন হয়েছে বছরের সর্বোচ্চ। লেনদেনে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল জ্বালানি খাতের। লেনদেনের শীর্ষে থাকা ৫ কোম্পানিই ছিল এ খাতের। জ্বালানি খাতে মোট ২৭১ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ২৮ শতাংশেরও বেশি। ওষুধ ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাতে লেনদেন হয়েছে ২৯৩ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩১ শতাংশ। আর বাজারে দাম বাড়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল সিমেন্ট ব্যাংক এবং ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৬ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬২৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১০০২ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২১৩ কোটি ৯২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯টির কমেছে ১১৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ২৫২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৭৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১৮ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৯টির কমেছে ৯১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই জানিয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের কোম্পানি সামিট পূর্বাচল পাওয়ার কোম্পানির শেয়ার দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিশের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। গত ১ মাসে এ শেয়ারটির দর ৪৩ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বেড়ে ৬৬ টাকা ৭০ পয়সা পর্যন্ত হয়। অর্থাত্ শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ২২ টাকা ৮০ পয়সা বা ৫২ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6272.csv b/Bangla_fin_news_articles/6272.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ba3ac7bb81c59c8be065656cea619d7bb14e0c2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6272.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6272,জাতীয় বাজেট বিষয়ে ১১ দফা সুপারিশ টিআইবির,2015-05-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাজেট প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা উন্মুক্ততা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১১ দফা সুপারিশ উত্থাপন করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ টিআইবি। বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে কৃচ্ছতা দক্ষতা ও কার্যকরতার মাধ্যমে জনগণের অর্থের সর্বোৎকৃষ্ট সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করার জোর দাবি জানিয়েছে দুর্নীতিবিরোধী সংগঠনটি। রবিবার এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। এ বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন জাতীয় বাজেট রাষ্ট্র ও সরকারের নীতি কাঠামোর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া অপরিহার্য। বর্তমান সরকার প্রণীত সকল উল্লেখযোগ্য নীতিমালার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও দুর্নীতি প্রতিরোধে সুস্পষ্ট অঙ্গীকার। এক্ষেত্রে বাজেট প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা এবং শুদ্ধাচার নিশ্চিত করা ছাড়া কাঙ্খিত টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা সম্ভব হয় না। তিনি বলেন অবকাঠামো উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্প গুরুত্বপূর্ণ বিবেচিত হতে পারে কিন্তু দারিদ্র্য বৈষম্যের শিকার ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর স্বার্থকে আসন্ন ২০১৫১৬ জাতীয় বাজেটে অধিকতর প্রাধান্য দিতে হবে। বিশেষ করে কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন দারিদ্র বিমোচন নারীশিশুযুব উন্নয়ন ধর্মীয় নৃতাত্ত্বিক সংখ্যালঘু ও প্রতিবন্ধী এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ঝুঁকির মুখোমুখি জনগোষ্ঠীর স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। টিআইবির পক্ষ থেকে উপস্থাপিত সুপারিশসমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোজাতীয় ও স্থানীয় বাজেট নির্ভর সকল প্রকার সরকারি ক্রয় কর সংগ্রহ ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যক্রমে একটি সমন্বিত অনলাইন ভিত্তিক পরিবীক্ষণ নিয়ন্ত্রণ ও নিরীক্ষা ব্যবস্থার অন্তর্ভুক্ত করা জাতীয় বাজেটের সকল তথ্য স্বপ্রণোদিত পরিপূর্ণ নির্ভরযোগ্য ও স্বচ্ছভাবে প্রকাশ করা বিশেষত প্রতিরক্ষাসহ যেকোনো খাতের ক্ষেত্রে এই নীতির ব্যতিক্রম জনস্বার্থের পরিপন্থী বাজেট বক্তৃতায় সরকারি ব্যয় ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা নিশ্চিতের লক্ষ্যে বিশেষ আইন প্রণয়ণের প্রস্তাব থাকা এবং থোক বরাদ্দ নিরুত্সাহিত করে সামাজিক সুরক্ষা সংক্রান্ত কর্মসূচীপ্রকল্পে অগ্রাধিকার প্রদান এবং প্রকল্প বাস্তবায়নে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা। টিআইবির ১১ দফা সুপারিশ অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এর কাছে প্রেরণ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6273.csv b/Bangla_fin_news_articles/6273.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d1ece86cb267e82232b47049005f81612b115df3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6273.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6273,জেলায় জেলায় শিল্পায়নে উদ্যোক্তা তৈরি করা হবে,2015-05-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এফবিসিসিআই সভাপতি মাতলুব আহমাদ বলেছেনযেকোনো উপায়ে দেশে ব্যাংক ঋণের সুদ হার এক সংখ্যায় নামিয়ে আনতে কাজ করব। পাশাপাশি সারা দেশে জেলায় জেলায় শিল্পায়ন গড়ে তুলতে উদ্যোক্তা তৈরি করব। এ ছাড়া এফবিসিসিআইয়ের সংস্কারে কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়া হবে। রবিবার প্রাক্তন পর্ষদের কাছ থেকে নতুন পর্ষদের ২০১৫১৭ কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এ সব কথা বলেন। মাতলুব আহমাদ আরও বলেনব্যবসায়ীরা কখনও ঋণ খেলাপি হতে চায় না। কিন্তু ঋণের উচ্চ সুদ দিতে গিয়ে উদ্যোক্তারা হিমশিম খেয়ে যাচ্ছেন ক্ষতির শিকার হচ্ছেন। ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা ঋণ খেলাপি হলে ব্যাংকগুলোই বেশি ঝামেলায় পড়বে। এ ছাড়া ব্যাংক মালিকদেরও শিল্প রয়েছে। তারাও ঋণ নেয়। সুতরাং ব্যাংকগুলোর ঋণের সুদ কমাতে ব্যাংক মালিকরাও সম্মত হয়েছে। এ ব্যাপারে কার্যকর উদ্যোগ নেয়া হবে। সুদ হার কমানোর বিষয়ে ব্যাংকের উদ্যোক্তাদের সাথে কথাও হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এফবসিসিআই সভাপতি আরো বলেনশুধু ঢাকা এবং চট্টগ্রামে শিল্পায়ন হলে সারা দেশের উন্নতি সম্ভব নয়। এ জন্য সারা দেশেই শিল্পায়ন করতে হবে। এ বছর প্রতি জেলায় অন্তত তিন জন করে উদ্যোক্তা তৈরি করতে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া হবে। পরের বছর নয় জন করে উদ্যোক্তা তৈরি করা হবে। এভাবে প্রতি বছর জ্যামিতিক হারে এ সংখ্যা বাড়ানোর পদক্ষেপ থাকবে। বাংলাদেশকে বিনিয়োগের আকর্ষণীয় স্থান উল্লেখ করে মাতলুব আহমাদ বলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরে ৩০ জনেরও বেশি বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে আসছেন। তারা এ দেশে অন্তত ৬ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। অন্যান্য দেশ থেকেও বিনিয়োগ আসছে। বিদেশি বিনিয়োগের সাথে দেশি বিনিয়োগও বাড়াতে হবে। এ জন্য জেলায় জেলায় শিল্প উদ্যোক্তা গড়ে তুলতে এফবিসিসিআই কাজ করবে। এফবিসিসিআই সভাপতি মাতলুব আহমাদ বলেন এফবিসিসিআইয়ে সরাসরি নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রায় সব সদস্যের দাবি। দীর্ঘদিন ধরেই এ দাবি করছেন সদস্যরা। তাই এ বিষয়ে আপ্রাণ চেষ্টা করব। এফবিসিসিআইয়ের সংস্কার কাজ আমার অগ্রাধিকারমূলক কাজের একটি। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের জন্য কার পুল এবং ভিডিও কল সেন্টার করা হবে। মিডিয়া সেন্টার করা হবে যেন সবাই সহজেই সব তথ্য পেতে পারেন। এফবিসিসিআই সভাপতি আরও বলেনসহনশীল কর ট্যাক্স মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট শুল্ক চালু করার বিষয়ে সরকারকে উদ্বুদ্ধ করব। এতে করফাঁকির প্রবণতা কমবে। কর হার কম হলেও যদি করফাঁকি না থাকে তবে সরকারের রাজস্ব আদায় পরিস্থিতি ভাল হবে। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের প্রথম সহ সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন সহসভাপতি মাহবুবুল আলম সাবেক সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ সাবেক সহ সভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলি প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6274.csv b/Bangla_fin_news_articles/6274.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..36e8021e2756fffa9abdec30582aae20adbd26bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6274.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6274,পুঁজিবাজারে সূচক ঊর্ধ্বমুখী,2015-05-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দুই কর্মদিবস দর পতনের পর রবিবার ফের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ফিরে এসেছে পুঁজিবাজারে। উভয় বাজারে সূচক বেড়েছে। তবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের তুলনায় ৮ শতাংশ কমেছে। লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বেক্সিমকো। আর বরাবরের মতোই শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে জ্বালানি খাত। জ্বালানি ও ওষুধ খাতে মোট ২৮৯ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪০ শতাংশ।তথ্যে দেখা গেছেরবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স পয়েন্ট ৪২ বেড়ে ৪ হাজার ৫৮৬ দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ২৬ বেড়ে ১ হাজার ৭৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭৮৮ কোটি ৪১ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৭০ কোটি ৩৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২১টির কমেছে ১৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১১৯ বেড়ে ১৪ হাজার ১৯৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৯৪ কোটি ৩৫ লাখ টাকার যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২০ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৩টির কমেছে ১১৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারের দর। এ দিকে রবিবার বাজারে দর কমার শীর্ষে বিমা খাতের চারটি কোম্পানি উঠে এসেছে। কোম্পানিগুলো হচ্ছেনর্দার্ন জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি রূপালী ইন্স্যুরেন্স এবং সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স। এ ছাড়া দর কমার ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল বস্ত্র খাত ও পাট খাত। আর দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল সেবা ইঞ্জিনিয়ারিং এবং বিবিধ খাত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6275.csv b/Bangla_fin_news_articles/6275.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e0bb05b4de173d92c9bbf6e44f52b024096f0127 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6275.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6275,‘নৌপথে ব্যবসায় ভারতের সঙ্গে ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্ট স্বাক্ষর হবে’,2015-05-31,নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি,ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরের সময় নৌপথে দুদেশের ব্যবসার ব্যাপারে ট্রেডঅ্যাগ্রিমেন্টস্বাক্ষর হবে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান। রবিবার নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুরে শীতলক্ষ্যা নদীর ল্যান্ডিং স্টেশনের সামনের অবৈধ দখলে থাকা স্থান পরিদর্শনে এসে মন্ত্রী এ তথ্য জানান। শাজাহান খান বলেন এই চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশগুলোর সাথেও বাংলাদেশের ব্যবসায়িক সুবিধা বাড়বে। তিনি জানান ইতোমধ্যেই ২০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ করে শীতলক্ষ্যা নদী অবৈধ দখলমুক্ত করা হচ্ছে। এখানে আরো ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হবে। নৌপথে চাঁদাবাজি বন্ধে এবং দুর্ঘটনা এড়াতে সরকার কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে। এ সময় নৌপরিবহন মন্ত্রীর সাথে ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমোডর মোজাম্মেল হক ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর জান্নাতুল ফেরদৌস নীলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6276.csv b/Bangla_fin_news_articles/6276.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..74334f6112bb00e54ae343c271b48069337da923 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6276.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6276,সাড়ে ৬২ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে,2015-05-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন ব্যবস্থায় কারিগরি ত্রুটি বাজার সংশ্লিষ্টদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে আসন্ন বাজেটে বাজারবান্ধব নীতির প্রত্যাশা নিয়ে একটি সপ্তাহ পার করল দেশের পুঁজিবাজার। সপ্তাহের প্রথম তিন কার্যদিবস বড় উত্থানের পর শেষ দুই দিনে বিক্রয়ের চাপ দেখা গেছে। তবে সূচক বাড়লেও বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। তথ্যে দেখা গেছে গত সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৬১ পয়েন্ট। অর্থাত্ সূচক বেড়েছে ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ। লেনদেন হওয়া ৩২৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৮টির কমেছে ২০৩টির ও অপরিবর্তিত ছিল ১১টির দর। অর্থাত্ সাড়ে ৬২ শতাংশ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের দর কমেছে। এদিকে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার দর কমলেও গত সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধনের পরিমাণ বেড়েছে। সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধনের পরিমাণ ছিল ৩ লাখ ১৭ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। সপ্তাহ শেষে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ২০ হাজার ৩৮০ কোটি টাকায়। আর খাতভিত্তিক বাজার মূলধন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে সপ্তাহ শেষে বস্ত্র ও চামড়া খাত ছাড়া সব খাতেরই বাজার মূলধন বেড়েছে। এ তালিকায় প্রথমে ছিল তথ্যপ্রযুক্তি খাত। এ খাতে বাজার মূলধন আগের সপ্তাহের তুলনায় ৭ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। সিমেন্ট কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর গড়ে ৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ বেড়েছে। প্রকৌশল খাতের বাজার মূলধন বেড়েছে ৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ। এদিকে সূচক বাড়লেও লেনদেনের গতি কিছুটা কমেছে। গত সপ্তাহে দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ৭৪৭ কোটি টাকা। যা আগের সপ্তাহে ছিল ৭৬৭ কোটি টাকা। গত সপ্তাহে বাজারে মোট লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ৭৩৫ কোটি টাকা। যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩ হাজার ৮৩৬ কোটি টাকা। গত সপ্তাহে লেনদেনের শীর্ষে ছিল খুলনা পাওয়ার। কোম্পানিটির ২৬৩ কোটি ৭৫ লাখ ৩৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা সপ্তাহের মোট লেনদেনের ৭ শতাংশেরও বেশি। আর ইউনাইটেড পাওয়ারের শেয়ারে লেনদেন হয়েছে ১২৬ কোটি ৫ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6277.csv b/Bangla_fin_news_articles/6277.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59b88dfb4474c5b6e24415da46e1917d0cc78f8e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6277.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6277,জ্বালানি বিদ্যুত্ ও চামড়া খাতে বিদেশি বিনিয়োগের আহ্বান,2015-05-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের জ্বালানি বিদ্যুত্ ও চামড়া খাতে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করার আকর্ষণীয় সুযোগ রয়েছে। এসব খাতে বিনিয়োগ করলে বাংলাদেশও উপকৃত হবে বিনিয়োগকারীরাও লাভবান হবেন। তাই এসব খাতে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা এগিয়ে আসতে পারেন। গতকাল শনিবার বাংলাদেশে অবস্থানরত বিভিন্ন দূতাবাসের কূটনীতিকদের সাথে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই আয়োজিত বাংলাদেশ ২০৩০ নেক্সট বিলিয়ন ডলার অপরচুনিটিজ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এ সভায় বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এমপি প্রধান অতিথি ছিলেন। ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স আইসিসিবাংলাদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমান মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এমসিসিআই সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর এবং বাংলাদেশ শিপ বিল্ডার্স এসোসিয়েশনে সভাপতি কে এম মাহমুদউর রহমানসহ ডিসিসিআইয়ের পরিচালকবৃন্দ। কূটনীতিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি ইয়ুন ইয়াং এবং পাকিস্তানের হাইকমিশনার সুজা আলম। এছাড়া ডেনমার্ক ফ্রান্স ইন্দোনেশিয়া রাশিয়া তুরস্ক লিবিয়া এবং বৃটেনের কূটনীতিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন চলতি বছরে বাংলাদেশের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হলেও ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্জিত হবে। বিদ্যুত্ ও জ্বালানিসহ নানা প্রতিকূলতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের তৈরি পোশাক ফার্মাসিউটিক্যাল এবং অন্যান্য খাত ক্রমান্বয়ে উন্নতি করছে। বিনিয়োগের জন্য জমি স্বল্পতার বিষয়টি স্বীকার করে শিল্পমন্ত্রী বলেন মুন্সীগঞ্জে তৈরি পোশাক খাতের জন্য একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক স্থাপন করা হবে। এছাড়া সরকার সারাদেশে ১৭টি ইপিজেড স্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদ বলেন ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার জন্য জিডিপিতে বিনিয়োগের অবদান ২৮ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩৮ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। আর ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে পৃথিবীর ৩০তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত করতে হলে প্রবৃদ্ধি হার ৬ শতাংশ থেকে ৮ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। এজন্য জিডিপিতে বিনিয়োগের অতিরিক্ত অবদান ১৪ শতাংশ বাড়াতে হবে। বিনিয়োগের খাত সম্পর্কে আইসিসিবাংলাদেশ এর সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে জ্বালানি খাতে বেশি হারে বিনিয়োগ করতে পারে। তবে বিদ্যুত্ সমস্যা মোকাবেলায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুত্ উত্পাদনের দিকে অগ্রসর হওয়া প্রয়োজন। আর বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকতে হলে আমাদের দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নের কোন বিকল্প নেই। এমসিসিআই সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেন সারাবিশ্বের চামড়া শিল্পের বাজার মূল্য ২১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যেখানে বাংলাদেশের চামড়া খাত মাত্র শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ মূল্যের চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি করে। ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশের শুল্কমুক্ত সুবিধা কাজে লাগাতে বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও এ খাতে বিনিয়োগ করতে পারেন। ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন বাংলাদেশের অবকাঠামো খাতে আশানুরূপ উন্নয়ন না হওয়ায় আমাদের অর্থনীতির উন্নয়ন প্রতিনিয়ত ব্যাহত হচ্ছে। এ খাতের উন্নয়নের জন্য সরকারকে হাইওয়ে এক্সপ্রেসওয়ে রেলযোগাযোগ গভীর সমুদ্র বন্দর স্থাপন এসইজেড ও এলএনজি টার্মিনাল স্থাপনের প্রতি মনোযোগী হওয়ার আহবান জানান। তিনি এসব খাতে বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করার জন্য পিপিপির পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অন্যান্য বিনিয়োগ মডেল দ্রুত বাস্তবায়নের তাগিদ দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6278.csv b/Bangla_fin_news_articles/6278.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f85d4281a562b0d73413a1b5bf0992a72d16c0e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6278.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6278,জ্বালানি বিদ্যুত্ ও চামড়া খাতে বিদেশি বিনিয়োগের আহ্বান,2015-05-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের জ্বালানি বিদ্যুত্ ও চামড়া খাতে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করার আকর্ষণীয় সুযোগ রয়েছে। এসব খাতে বিনিয়োগ করলে বাংলাদেশও উপকৃত হবে বিনিয়োগকারীরাও লাভবান হবেন। তাই এসব খাতে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা এগিয়ে আসতে পারেন। শনিবার বাংলাদেশে অবস্থানরত বিভিন্ন দূতাবাসের কূটনীতিকদের সাথে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই আয়োজিত বাংলাদেশ ২০৩০ নেক্সট বিলিয়ন ডলার অপরচুনিটিজ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এ সভায় বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ প্রধান অতিথি ছিলেন। ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স আইসিসি বাংলাদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমান মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এমসিসিআিই সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর এবং বাংলাদেশ শিপ বিল্ডার্স এসোসিয়েশনে সভাপতি কে এম মাহমুদউর রহমানসহ ডিসিসিআইয়ের পরিচালকবৃন্দ। কূটনীতিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি ইয়ুন ইয়াং এবং পাকিস্তানের হাই কমিশনার সুজা আলম। এছাড়া ডেনমার্ক ফ্রান্স ইন্দোনেশিয়া রাশিয়া তুরস্ক লিবিয়া এবং বৃটেনের কূটনীতিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেনচলতি বছরে বাংলাদেশের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হলেও ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্জিত হবে। বিদ্যুত্ ও জ্বালানি সহ নানা প্রতিকূলতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের তৈরি পোশাক ফার্মাসিউটিক্যাল এবং অন্যান্য খাত ক্রমান্বয়ে উন্নতি করছে। বিনিয়োগের জন্য জমি স্বল্পতার বিষয়টি স্বীকার করে শিল্পমন্ত্রী বলেনমুন্সীগঞ্জে তৈরি পোশাক খাতের জন্য একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক স্থাপন করা হবে। এছাড়া সরকার সারাদেশে ১৭টি ইপিজেড স্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদ বলেন২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার জন্য জিডিপিতে বিনিয়োগের অবদান ২৮ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩৮ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। আর ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে পৃথিবীর ৩০তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত করতে হলে প্রবৃদ্ধি হার ৬ শতাংশ থেকে ৮ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। এ জন্য জিডিপিতে বিনিয়োগের অতিরিক্ত অবদান ১৪ শতাংশ বাড়াতে হবে। বিনিয়োগের খাত সম্পর্কে আইসিসি বাংলাদেশএর সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেনবিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে জ্বালানি খাতে বেশি হারে বিনিয়োগ করতে পারে। তবে বিদ্যুত্ সমস্যা মোকাবিলায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুত্ উত্পাদনের দিকে অগ্রসর হওয়া প্রয়োজন। আর বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকতে হলে আমাদের দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নের কোনো বিকল্প নেই। এমসিসিআই সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেনসারা বিশ্বের চামড়া শিল্পের বাজার মূল্য ২১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যেখানে বাংলাদেশের চামড়া খাত মাত্র শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ মূল্যের চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি করে। ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশের শুল্কমুক্ত সুবিধা কাজে লাগাতে বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও এ খাতে বিনিয়োগ করতে পারেন। ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেনবাংলাদেশের অবকাঠামো খাতে আশানুরূপ উন্নয়ন না হওয়ায় আমাদের অর্থনীতির উন্নয়ন প্রতিনিয়ত ব্যাহত হচ্ছে। এ খাতের উন্নয়নের জন্য সরকারকে হাইওয়ে এক্সপ্রেসওয়ে রেলযোগাযোগ গভীর সমুদ্র বন্দর স্থাপন এসইজেড ও এলএনজি টার্মিনাল স্থাপনের প্রতি মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানান। তিনি এসব খাতে বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করার জন্য পিপিপির পাশপাশি আন্তর্জাতিক অন্যান্য বিনিয়োগ মডেল দ্রুত বাস্তবায়নের তাগিদ দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6279.csv b/Bangla_fin_news_articles/6279.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..64470434570bf542eb7dc550de63efcc0dbad363 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6279.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6279,সাড়ে ৬২ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে গত সপ্তাহে,2015-05-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন ব্যবস্থায় কারিগরি ত্রুটি বাজার সংশ্লিষ্টদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে আসন্ন বাজেটে বাজারবান্ধব নীতির প্রত্যাশা নিয়ে একটি সপ্তাহ পার করল দেশের পুঁজিবাজার। সপ্তাহের প্রথম তিন কার্যদিবস বড় উত্থানের পর শেষ দুই দিনে বিক্রয়ের চাপ দেখা গেছে। তবে সূচক বাড়লেও বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। তথ্যে দেখা গেছেগত সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৬১ পয়েন্ট। অর্থাত্ সূচক বেড়েছে ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ। লেনদেন হওয়া ৩২৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৮টির কমেছে ২০৩টির ও অপরিবর্তিত ছিল ১১টির দর। অর্থাত্ সাড়ে ৬২ শতাংশ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের দর কমেছে। এ দিকে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমলেও গত সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধনের পরিমাণ বেড়েছে। সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধনের পরিমাণ ছিল ৩ লাখ ১৭ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। সপ্তাহ শেষে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ২০ হাজার ৩৮০ কোটি টাকায়। খাতভিত্তিক বাজার মূলধন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছেসপ্তাহ শেষে বস্ত্র ও চামড়া খাত ছাড়া সব খাতেরই বাজার মূলধন বেড়েছে। এ তালিকায় প্রথমে ছিল তথ্যপ্রযুক্তি খাত। এ খাতে বাজার মূলধন আগের সপ্তাহের তুলনায় ৭ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। সিমেন্ট কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর গড়ে ৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ বেড়েছে। প্রকৌশল খাতের বাজার মূলধন বেড়েছে ৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ। এ দিকে সূচক বাড়লেও লেনদেনের গতি কিছুটা কমেছে। গত সপ্তাহে দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ৭৪৭ কোটি টাকার যা আগের সপ্তাহে ছিল ৭৬৭ কোটি টাকা। গত সপ্তাহে বাজারে মোট লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ৭৩৫ কোটি টাকার যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩ হাজার ৮৩৬ কোটি টাকা। গত সপ্তাহে লেনদেনের শীর্ষে ছিল খুলনা পাওয়ার। কোম্পানিটির ২৬৩ কোটি ৭৫ লাখ ৩৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে যা সপ্তাহের মোট লেনদেনের ৭ শতাংশেরও বেশি। আর ইউনাইটেড পাওয়ারের শেয়ারে লেনদেন হয়েছে ১২৬ কোটি ৫ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6280.csv b/Bangla_fin_news_articles/6280.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9c44516f40483b10abd1d32b1f990a4cc7097632 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6280.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6280,৬ লাখ সাড়ে ৩২ হাজার কোটি টাকার বিকল্প বাজেট প্রস্তাব,2015-05-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০১৫১৬ অর্থবছরের জন্য ৬ লাখ ৩২ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বিকল্প বাজেট প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি বিইএ। এর মধ্যে এনবিআর এনবিআরবহির্ভূত কর এবং করবহির্ভূত আয় মিলিয়ে মোট রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৮৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ঘাটতি ১ লাখ ৪৫ হাজার কোটি টাকা। ঘাটতি পূরণে বিদেশি অর্থায়ন নেয়া হবে না। ব্যাংকিং খাত সঞ্চয়পত্র বিক্রি পিপিপি এবং প্রবাসী বন্ড ইস্যু করে এ অর্থের সংস্থান করা হবে। আয়ের ক্ষেত্রে পরোক্ষ করের চেয়ে প্রত্যক্ষ করের অনুপাতই বেশি ধরা হয়েছে। আর ব্যয়ের মধ্যে উন্নয়ন ব্যয়কে সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। শনিবার রাজধানীর বিইএ কার্যালয়ে আয়োজিত এক প্রাকবাজেট সাংবাদিক সম্মেলনে এ বাজেট উপস্থাপন করেন বিইএর সাধারণ সম্পাদক ড. জামালউদ্দিন আহমেদ। এ সময় বিইএর সাবেক সভাপতি ড. আবুল বারকাতসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন। অর্থনীতি সমিতির প্রস্তাবিত বিকল্প বাজেটে এনবিআরের আয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৮০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এনবিআরবহির্ভূত আয় ৫৪ হাজার কোটি টাকা। আর করবহির্ভূত আয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ৫৩ হাজার কোটি টাকা। ঘাটতি অর্থায়নে ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া হবে ৩০ হাজার কোটি টাকা দেশিয় সঞ্চয় ইন্সট্রুমেন্ট বিক্রি করে ২৫ হাজার কোটি টাকা পিপিপি খাতে ৪৫ হাজার কোটি টাকা এবং প্রবাসী বন্ড থেকে ৪৫ হাজার কোটি টাকা। আর ব্যয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেয়া হবে মানবসম্পদ উন্নয়ন ভৌত সম্পদ উন্নয়ন এবং প্রাকৃতিক সম্পদের দক্ষ ব্যবহারের ক্ষেত্রে। বিকল্প বাজেটে ১৩টি খাতে নতুন কর আগে কোনো কর ছিল না আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ খাতগুলো হলোবিদেশি নাগরিক কর ০.৫৩ সার্ভিস ট্যাক্স ১.৪৩ সম্পত্তি কর ৫.৩৫ এয়ার লাইন ট্রাভেল এজেন্সি কর ০.৮৯ ট্রাভেল ট্যাক্স ৩.৭০ টেলিফোন বোর্ড ট্যাক্স ০.৯৮ বিটিআরসি ৬.৫৪ বিইআরসি ১.৯৬ আইডিআরএ ১.৬৩ বিএসইসি ১.৯৬ বিআইডব্লিউটিএ ১.৯৬ সরকারি মনোহারি বিক্রি কর ০.৯৮ এবং মিউনিসিপাল হোল্ডিং ট্যাক্স ১.৯৬। বিকল্প বাজেট বাস্তবায়নের সক্ষমতা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ড. আবুল বারকাত বলেন বর্তমানে আদৌ কর নেইএমন খাত থেকে ৫০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা আনা সম্ভব। এনবিআরের ভাষ্য মতে দেশে ২ কোটি টাকার মালিকের সংখ্যা মাত্র ১০ হাজার। অথচ এ সংখ্যা অন্তত ১ লাখ হবে। এদের থেকে কর আদায় করতে পারলে অনেক রাজস্ব আয় সম্ভব। এনবিআর সদ্ভাবে কাজ করলে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আয় করা সম্ভব। ড. আবুল বারকাত আরো বলেন আমরা বৈষম্যহীন উন্নত ও শক্তিশালী অর্থনীতি চাই। এ জন্য বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। অবকাঠামো খাতে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। তাই মানব উন্নয়নের পাশাপাশি প্রস্তাবিত বাজেটে অবকাঠামো খাতকে অধিক গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ চাইলে এ বাজেট বাস্তবায়ন সম্ভব। আয় বৈষম্য কমানোর গুরুত্ব উপস্থাপন করে তিনি বলেন মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার গাল গল্প শুনিয়ে আর লাভ নেই। কারণ কালো টাকা যোগ করলে এমনিতেই আমরা মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হয়ে গেছি। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষের আর্থিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে কি না সেটাই বিবেচ্য বিষয়। বিভিন্ন শিল্প বেসরকারিকরণের বিরোধিতা করে আবুল বারকাত বলেন এখনো যুক্তরাষ্ট্রের মোট আউটপুটের ৩৭ ভাগ রাষ্ট্রায়ত্ত্ব প্রতিষ্ঠানগুলোর। অথচ তারা আমাদের বিরাষ্ট্রীকরণের উপদেশ দেয়। সমাজতন্ত্রের এ দেশে বিরাষ্ট্রীকরণ সংবিধান পরিপন্থী। তাই দেশজ শিল্প সংরক্ষণে অধিক গুরুত্ব দেয়া দরকার। আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রসঙ্গে অর্থনীতি সমিতির লিখিত বক্তব্যে ড. জামালউদ্দিন আহমদ বলেন দারিদ্র্য বৈষম্য দূরীকরণ মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সামাজিক কল্যাণ খাতের উন্নয়নে ধীরে ধীরে প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় হ্রাসে পদক্ষেপ নেয়া দরকার। মানসম্পন্ন ও জনকল্যাণমুখী সরকারি স্বাস্থ্য খাতের নিশ্চয়তা দরকার শুধু প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নয় উচ্চতর স্বাস্থ্যসেবাসহ। নারী ও শিশুদের জন্য সুস্পষ্টভাবে বরাদ্দ দিতে হবে। করপ্রশাসনের আওতা জেলা উপজেলা এবং ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত নেয়া প্রয়োজন। দেশে কমপক্ষে ১ কোটি টাকা কর দেয়ার যোগ্য লোকের সংখ্যা অন্তত ৫০ হাজার জন। অথচ কর দেন মাত্র ৫০ জন। এ বিষয়ে সরকারের নজর দেয়া প্রয়োজন। এ ছাড়া সিগারেট ও বিড়ির ক্ষেত্রে মূল্যস্তর ভিত্তিক কর কাঠামো বাতিল করে সমহারে উচ্চ এক্সাইজ ট্যাক্স আরোপ করা হলে অন্তত ১ লাখ লোক বিড়ি সিগারেট ছেড়ে দিবেন। অন্যথায় সিগারেট থেকে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা বিড়ি থেকে ১ হাজার কোটি টাকা এবং ধোয়াবিহীন তামাকজাত দ্রব্য থেকে ১ হাজার কোটি টাকা বাড়তি রাজস্ব আহরণ করা সম্ভব হবে। এ ছাড়া বিদ্যুত্ সঞ্চালন ব্যবস্থার উন্নয়নে জিএলএস ব্যবস্থায় বিনিয়োগ করা দরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6281.csv b/Bangla_fin_news_articles/6281.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2cf8a28ca98917ce800d244d59d91dd3c91b5629 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6281.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6281,প্রধানমন্ত্রীর পদক্ষেপে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ ফিরে এসেছে ড আতিউর,2015-05-30,বিশেষ প্রতিনিধি,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে এখন দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিরাজ করছে। বিনিয়োগ বান্ধব পরিবেশ ফিরে এসেছে পুরো সমাজ রাজনীতি ও অর্থনীতিতে স্বস্তি ফিরে এসেছে। এরকম পরিবেশই উন্নয়নের জন্য সহায়ক বিনিয়োগের জন্য সহায়ক। এ অঞ্চলের সবচেয়ে স্থিতিশীল অর্থনীতির নাম বাংলাদেশের অর্থনীতি। তাই আমার দৃঢ় বিশ্বাস আমাদের সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টায় দেশিবিদেশি বিনিয়োগের বলিষ্ঠ ধারা সামনের দিনগুলোতে আরো বেগবান করবে। গতকাল শুক্রবার বিকালে ঐতিহাসিক সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেয়া নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। শেখ হাসিনা সরকারের বিগত ৬ বছরের অর্থনৈতিক সাফল্য তুলে ধরে গভর্নর বলেন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা হিসাবে দেশকে গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রী একজন শ্রমিকের মতো দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন। দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি শক্তিশালী হওয়ার কারণে নিজস্ব অর্থায়নে শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু নির্মাণ করছেন। তিনি বলেন বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে নেয়া আর্থিক নীতির মাধ্যমে আমরা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছি। এ ছয় বছরে আমদানি বেড়েছে শতকরা ৭৫ শতাংশ রপ্তানি বেড়েছে দ্বিগুণ রেমিটেন্স বেড়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে তিনগুণেরও বেশি বেড়ে ২৪ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। অর্থনৈতিক খাতের এ শক্তির জোরেই আমরা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মতো বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করে চলেছি। সম্প্রতি রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের আকার ২ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করেছি। বিশ্ব অর্থনীতির মন্দা পরিবেশেও শেখ হাসিনার শাসন আমলে গড়ে ৬.২ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করে চলেছে বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরেও প্রবৃদ্ধি ৬.৫ শতাংশের উপরে হবে বলে আমরা আশা করছি। মাথাপিছু আয় দ্বিগুণেরও বেশি হয়ে গেছে। বলতে দ্বিধা নেইএ অঞ্চলের সবচেয়ে স্থিতিশীল অর্থনীতির নাম বাংলাদেশের অর্থনীতি। সেদিন আর বেশি দূরে নয় যেদিন বাংলাদেশ থেকে দারিদ্র্য পালিয়ে যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6282.csv b/Bangla_fin_news_articles/6282.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c98ee0ed833b426b331b188bf5ddf08d565363cd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6282.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6282,বাড়ছে আয়কর হার বাড়ছে আওতা,2015-05-28,রিয়াদ হোসেন,আয়কর এ বছরও বাড়ছে সরকারি কর্মচারীদের সব ধরনের বেতন ভাতায় কর গার্মেন্টস রপ্তানির কর বাড়ছে ৫ গুণ অগ্রিম আয়কর বসছে চাল ডাল চিনি গম আমদানিতে বাড়তি রাজস্বের চাপ সামলাতে বাজেটে বেশকিছু পণ্য সেবা এবং ব্যক্তিখাতের করের হার ও আওতা বাড়তে যাচ্ছে। গার্মেন্টস রপ্তানির উেস কর একলাফেই বাড়তে যাচ্ছে ৫ গুণ। সরকারি কর্মকর্তাকর্মচারীদের মূল বেতনের সঙ্গে এবার অন্যান্য ভাতাও আসছে আয়করের আওতায়। স্কুল কলেজের ব্যাংক আমানতে প্রাপ্ত সুদ সরকারিবেসরকারি সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে আড়াই কোটি টাকার বেশি পরিমাণ গ্র্যাচুইটি আয়করের আওতায় আসছে। কর্পোরেট কর কমিয়ে আনার ইঙ্গিত থাকলেও সিগারেট কোম্পানির কর্পোরেট কর হার বাড়তে যাচ্ছে বলে অর্থমন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। ঠিকাদারের বিল চিকিত্সকদের ফি রয়্যালটি ফি সিগারেটের ব্যান্ডরোলসহ কয়েকটি খাতে উেস করের হার বাড়ছে। চাল ডাল চিনি গমসহ বেশকিছু ভোগ্য ও সেবা পণ্যের আমদানি পর্যায়ে এক থেকে পাঁচ শতাংশ পর্যন্ত অগ্রিম আয়কর বসতে যাচ্ছে। অন্যদিকে মত্স্য খাত হর্টিকালচার পোল্ট্রি ডেইরিসহ কিছু খাতের করের স্তরে পরিবর্তন আসছে। করের আওতা ও কর হার বাড়ানোর ঘোষণার মধ্য দিয়েই আগামী ৪ জুন অর্থমন্ত্রী সংসদে বাজেট প্রস্তাব পেশ করতে যাচ্ছেন। এর মাধ্যমে আসছে অর্থবছরে প্রায় ৩৪ শতাংশ বাড়তি কর আদায় করতে চান অর্থমন্ত্রী। অবশ্য একই সময়ে ব্যক্তি করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমায় কিছু ছাড় দেয়ার পাশাপাশি শেয়ারবাজারে নিবন্ধিত রয়েছে এমন কোম্পানির কর্পোরেট করহারেও ছাড় পেতে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে নতুন কিছু খাতও কর অবকাশ সুবিধার আওতায় আসতে যাচ্ছে। নতুন গাড়ির শিল্প স্থাপনে কর অবকাশ পেতে যাচ্ছে। সরকার ঘোষিত নতুন অর্থনৈতিক অঞ্চলের অবকাঠামো উন্নয়ন এবং সেখানে বিনিয়োগও কর অবকাশ সুবিধার আওতায় আসতে পারে। চলতি অর্থবছরের শুরুতে আয়কর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৫৭ হাজার ৫শ কোটি টাকা থাকলেও গত মাসে তা কমিয়ে ৪৯ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে। আর আসছে বাজেটে এ লক্ষ্যমাত্রা ৬৫ হাজার ৯৩২ কোটি টাকা করা হচ্ছে বলে অর্থমন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। এর বাইরে মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট হতে ৬৩ হাজার ৯০২ কোটি ও আমদানি পর্যায়ে শুল্ক খাত থেকে ৪৬ হাজার ৫৩৬ কোটি টাকাসহ এনবিআর ১ লাখ ৭৬ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নিতে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যমাত্রা চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের কমিয়ে আনা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় প্রায় ৩০ শতাংশ বেশি। বাড়ছে উেস করের হার ও আওতা বর্তমানে ৫৪টি খাত থেকে উেস কর আদায় হয়। এর মাধ্যমেই মোট আয়করের ৬০ শতাংশ আদায় হয়ে থাকে। আসছে অর্থবছরে এর সঙ্গে বেশকিছু খাত যুক্ত হতে যাচ্ছে। অন্যদিকে ঠিকাদারের বিল চিকিত্সকদের ফি রয়্যালটি ফি সিগারেটের ব্যান্ডরোল ইটপ্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানসহ কয়েকটি খাতে উেস করের হার বাড়ছে। বর্তমানে সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ থেকে সর্বনিম্ন দশমিক ৩ শতাংশ হারে খাতভিত্তিক উেস কর আদায় করা হয়। অন্যদিকে অনেক সরকারি প্রতিষ্ঠানের আদায়কৃত কর যথাসময়ে এনবিআরে জমা দিতে বাজেটে নির্দেশনা থাকবে। সেই সঙ্গে অনলাইনে উেস কর কর্তন ব্যবস্থাও ইটিডিএস চালুর বিষয়ে বক্তব্য থাকতে পারে। গার্মেন্টস রপ্তানির কর বাড়ছে ৫ গুণ রপ্তানির প্রধান খাত গার্মেন্টস রপ্তানির উেস কর এক লাফেই ৫ গুণ বাড়ানোর প্রস্তাব থাকবে বাজেটে। গার্মেন্টসসহ সব ধরনের পণ্য রপ্তানিতে উেস কর ১ দশমিক ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব আসতে যাচ্ছে। বর্তমানে গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানিতে এ করের হার দশমিক ৩০ শতাংশ। আর অন্যান্য পণ্যের ক্ষেত্রে তা দশমিক ৬০ শতাংশ। যদিও বাজেট প্রস্তাবে বিদ্যমান কর হার আগামী ৫ বছরের জন্য স্থির রাখার দাবি জানিয়েছিল গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। অবশ্য গত বাজেটের দুই মাস আগে গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানিতে কর প্রায় একতৃতীয়াংশ কমানো হয়। মূলত গার্মেন্টস খাতের শ্রমিকদের জন্য নতুন মজুরি কাঠামো বাস্তবায়ন ইস্যুতে মালিকপক্ষকে আর্থিক চাপ থেকে কিছুটা রেহাই দিতে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার। এর আগে সব রপ্তানি খাত পণ্য রপ্তানিতে দশমিক ৮০ শতাংশ কর দিত। কিন্তু রাজস্ব আদায়কারী প্রতিষ্ঠান এনবিআর হিসাব করে দেখেছে এতে সরকারকে চলতি অর্থবছরে রাজস্ব ছাড় দিতে হচ্ছে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা। ইতোমধ্যে চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে আদায় কমেছে প্রায ৬শ কোটি টাকা। গত ২০১৩১৪ অর্থবছরের জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ১ হাজার ৮শ কোটি টাকা আদায় হলেও চলতি অর্থবছরের একই সময়ে আদায় নেমে এসেছে ১ হাজার ২শ কোটি টাকায়। রপ্তানির কর বাড়ানোর বিষয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সম্প্র্রতি বিভিন্ন আলোচনায় ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। তিনি বলেন রপ্তানি খাতকে সরকার অনেক কিছু দিয়েছে। এবার সরকারকে তাদের দেয়ার পালা। অবশ্য গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম পোশাক খাতের নানামুখী সমস্যা তুলে ধরে এ খাতের জন্য বিদ্যমান করহার বহাল রাখার দাবি জানান। তিনি বলেন সংস্কার প্রক্রিয়ায় প্রতিটি কারখানাকে বাড়তি ৫ কোটি টাকা করে খরচ করতে হবে। এর পরও করের খড়্গ নেমে এলে হয়তো অনেক উদ্যোক্তার পক্ষেই ব্যবসায়ে টিকে থাকা সম্ভব হবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6283.csv b/Bangla_fin_news_articles/6283.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eecd7a64c5c6bc4e362d7518643dfe666c03e874 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6283.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6283,যৌক্তিক কারণ ছাড়া কর্মকর্তাদের ছাঁটাই বন্ধে নির্দেশ,2015-05-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যৌক্তিক কারণ ছাড়া ব্যাংক কর্মকর্তাদের ছাঁটাই বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে নির্ধারিত ব্যাংকিং সময়সূচির বাইরে কর্মীদের ব্যাংকে থাকতে বাধ্য না করার জন্যও বলা হয়েছে। বিশেষ করে নারী কর্মীদের সন্ধ্যা ৬টার পর আর না রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি ব্যাংক কোনো ধরনের কারণ দর্শানো ছাড়াই কর্মকর্তাদের ছাঁটাই শুরু করেছে। আবার অনেক ক্ষেত্রে কোনো কর্মকর্তা অন্য ব্যাংকে যাওয়ার জন্য পদত্যাগপত্র দিলে তা গ্রহণ না করে তাকে বরখাস্ত করা হচ্ছে। ফলে চাকরিপরবর্তী সুযোগসুবিধা থেকে তারা বঞ্চিত হচ্ছেন। এতে ব্যাংক কর্মকর্তারা এক ধরনের আতঙ্কের মধ্যে চাকরি করছেন। অন্য দিকে ব্যাংক আওয়ারের নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা পরও বাড়তি কাজের জন্য তাদের অনেক বেশি সময় ধরে ব্যাংকে রাখা হয়। আর অনেক সময় নারী কর্মকর্তাদের কোনো কাজের অজুহাতে আটকে রাখায় নানা হয়রানির মতো ঘটনাও ঘটছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে অভিযোগ এসেছে। এ সব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই বৃহস্পতিবার প্রজ্ঞাপন জারি করল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়ব্যাংকিং সময়সূচির পরে অর্থাত্ সন্ধ্যা ৬টার পর কর্মকর্তাকর্মচারী বিশেষ করে মহিলা কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের ব্যাংকে অবস্থানের জন্য বাধ্য করা যাবে না। বিশেষ প্রয়োজনে যদি কোনো মহিলা কর্মীকে ব্যাংকিং সময়সূচির পরেও ব্যাংকে অবস্থান করতে হয় তবে তাদের উপযুক্ত নিরাপত্তা ও পারিশ্রমিক দিতে হবে। প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয়েছেব্যাংক থেকে ইচ্ছামতো ঢালাওভাবে কর্মকর্তাকর্মচারী ছাঁটাই বদ্ধ করতে হবে। নিয়োগের সময় পেশাদারিত্বের সাথে প্রার্থী যাচাইবাছাই করতে হবে। নিয়োগকৃত কর্মকর্তাকর্মচারীদেরকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে হবে। এ ছাড়া কর্মকর্তাদের চাকরিতে ইস্তফা চাকরি থেকে বরখাস্ত বা অপসারণ এবং পরবর্তী আর্থিক সুবিধা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক শ্রমিক আইন বাংলাদেশ শ্রম আইন২০০৬ এবং সময়ে সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে দেয়া নির্দেশনা যথাযথভাবে পালন করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6284.csv b/Bangla_fin_news_articles/6284.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..66fc764a4b828eb90c59226b137ea4e588e15ecf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6284.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6284,‘রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলেও কাঙ্ক্ষিত বিনিয়োগ হচ্ছে না’,2015-05-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন বর্তমানে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকলেও যেকোনো কারণেই হোক বিনিয়োগের গতি মন্থর। কাঙ্ক্ষিত বিনিয়োগ হচ্ছে না। এ কারণে বর্তমানে ব্যাংকগুলোর কাছে পর্যাপ্ত বিনিয়োগযোগ্য তহবিল রয়েছে। সাধারণত বিনিয়োগের পরিবেশ মসৃণ ও সুষ্ঠু থাকলে বছরের মাঝামাঝি সময়ে ব্যাংকের কাছে পর্যাপ্ত বিনিয়োগযোগ্য তহবিল থাকত না। বৃহস্পতিবার রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে গভর্নর এ সব কথা বলেন। এ সময় শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান এ কে আজাদ ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার তৌহিদুর রহমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরমান আর চৌধুরী ব্যাংকের ব্যাংকের পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সিএসআর ও বিনিয়োগে নানা প্রণোদনার কথা উল্লেখ করে গভর্নর আরো বলেন সিএসআর কর্মকাণ্ডে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে উত্সাহিত করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ২০০৮ সালে প্রথম সিএসআর নীতিমালা পরবর্তীতে ব্যাংকগুলোকে সিএসআর ডেস্ক স্থাপন জেন্ডার ইক্যুয়ালিটি বিষয়ক পারফরমেন্স সূচক প্রেরণ সিএসআর ব্যয়ের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করার নির্দেশনা জারি করে। ছয় বছরের ব্যবধানে ব্যাংকিং খাতে সিএসআর ব্যয় প্রায় ১০ গুণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০০ কোটি টাকার মতো। বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজেও একটি সামাজিক দায়বদ্ধতামূলক তহবিল গঠন করে সিএসআর কর্মকাণ্ড পরিচালন করছে। এ তহবিল থেকে এরই মধ্যে ফায়ার সার্ভিস ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে অনুদান দেয়া হয়েছে। অনুষ্ঠানে বলা হয়শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ২০০৬ সাল থেকে নিয়মিতভাবে দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্রছাত্রীকে এককালীন ও স্বল্প মেয়াদে বৃত্তি প্রদান করে চলেছে। এ বছর ব্যাংকটি ৫০০ দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6285.csv b/Bangla_fin_news_articles/6285.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0c9d9d1e3d0d0c8fcdefffc56ee6c7671da10e36 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6285.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6285,আইপিও খসড়ায় মতামতের সুযোগ পেল স্টক এক্সচেঞ্জ,2015-05-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আইপিও আবেদন পর্যালোচনা শেষে সুপারিশের ক্ষমতা পেয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ। পাশাপাশি শর্তসাপেক্ষে ওটিসিভুক্ত ওভার দ্য কাউন্টার কোম্পানির জন্য স্টক এক্সচেঞ্জের মূল বাজারে তালিকাভুক্তির সুযোগ রাখা হয়েছে। স্টক এক্সচেঞ্জ দুটির তালিকাভুক্তি প্রবিধানমালা ২০১৫ লিস্টিং রেগুলেশনস অনুমোদনের মাধ্যমে এ ক্ষমতা দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। কমিশনের নিয়মিত সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়। বিএসইসি জানিয়েছেস্টক এক্সচেঞ্জের দেয়া প্রস্তাবনায় কিছু পরিবর্তন পরিবর্ধন সংযোজন ও সংশোধন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড লিস্টিং রেগুলেশনস ২০১৫ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড লিস্টিং রেগুলেশনস ২০১৫ অনুমোদন দিয়েছে কমিশন। গেজেট প্রকাশের পর থেকে এটি কার্যকর হবে। প্রবিধানমালায় আইপিও অনুমোদন চাওয়া কোম্পানির বিষয়ে স্টক এক্সচেঞ্জের পর্যালোচনা বা অভিমত প্রদান বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। আইপিওর খসড়া প্রস্তাবের ওপর পর্যালোচনা প্রতিবেদন বা সুপারিশ প্রদান এত দিন ঐচ্ছিক ছিল। জানা গেছেতালিকাভুক্তি প্রবিধানমালা সংশোধনীতে স্টক এক্সচেঞ্জকে আইপিও আবেদনকারী কোম্পানির কার্যালয় ও কারখানা যদি থাকে পরিদর্শন করার ক্ষমতা দেয়া হয়নি। শুধু কোম্পানি প্রদত্ত তথ্যের ওপর নির্ভর করেই মতামত দিতে হবে। অবশ্য নতুন প্রবিধানমালায় তালিকাভুক্তির পর বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে স্টক এক্সচেঞ্জকে কোম্পানির কার্যালয় বা কারখানা সরেজমিন পরিদর্শনের ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। তবে এ জন্য আগেই কমিশনকে অবহিত করতে হবে বা অনুমোদন দিতে হবে। নতুন প্রবিধানমালা অনুুযায়ীস্টক এক্সচেঞ্জে আইপিও আবেদনসংক্রান্ত নথি প্রদানের ২০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রাথমিক অভিমত দিতে হবে। পরবর্তীতে স্টক এক্সচেঞ্জদ্বয় সংশ্লিষ্ট কোম্পানি কোম্পানির পরিচালক বা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নিরীক্ষক সম্পদ পুনর্মূল্যায়নকারী ইস্যু ব্যবস্থাপকসহ সংশ্লিষ্ট যে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছে প্রয়োজনীয় ব্যাখ্যা তলব করতে পারবে। প্রাপ্ত ব্যাখ্যা পাওয়ার সাত কার্যদিবসের মধ্যে স্টক এক্সচেঞ্জের চূড়ান্ত মতামত পর্যবেক্ষণসহ কমিশনে দাখিল করতে হবে। নতুন তালিকাভুক্তি প্রবিধানমালায় কোম্পানিকে স্বপ্রণোদিত হয়ে তালিকাচ্যুতির বিধান রাখা হয়েছে। টানা এক বছর কোম্পানির শেয়ারের লেনদেন না হলে এবং সংশ্লিষ্ট কোম্পানির উদ্যোক্তাপরিচালকদের হাতে ৯০ শতাংশ শেয়ার থাকা সাপেক্ষে তালিকাচ্যুতির আবেদন করতে পারবে। তবে এ জন্য এ সংক্রান্ত প্রস্তাব এজিএমে তিনচতুর্থাংশ শেয়ারহোল্ডার কর্তৃক অনুমোদন হতে হবে। নতুন তালিকাভুক্তি প্রবিধানমালায় সরাসরি তালিকাভুক্তি এবং পুনঃতালিকাভুক্তি নীতিমালা পুনর্নিধারণ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে ৩০ কোটি টাকার কম পরিশোধিত মূলধনবিশিষ্ট কোনো কোম্পানি এ সুবিধা নিতে পারবে না। এছাড়া সংশ্লিষ্ট কোম্পানির সর্বশেষ বছরে মুনাফা থাকাসহ সর্বশেষ পাঁচ বছরের মধ্যে অন্তত তিন বছর লাভজনক থাকতে হবে। নতুন এ বিধানের ফলে পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি টাকার ওপর উন্নীত না করলে এবং লাভজনকভাবে পরিচালিত না হলে ওটিসিভুক্ত কোনো কোম্পানি আর মূল শেয়ারবাজারে পুনরায় তালিকাভুক্তির সুযোগ পাবে না। এ ছাড়া তালিকাভুক্ত কোম্পানির পরিচালক ও উদ্যোক্তাদের মাসিক শেয়ার স্থিতি ত্রৈমাসিক আর্থিক প্রতিবেদন অর্ধবার্ষিক এবং নিরীক্ষিত বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন স্টক এক্সচেঞ্জকে প্রদান বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6286.csv b/Bangla_fin_news_articles/6286.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d437a9d33b4f8865a9bd5eb7bdb4b4016bc84a4d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6286.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6286,লাফার্জ সুরমা ও অ্যাপোলো ইস্পাতের দর বাড়ার কারণ নেই,2015-05-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট ও অ্যাপোলো ইস্পাতের শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো কারণ নেই। এ দুই কোম্পনির শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে ডিএসইর পাঠানো নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। বিশ্লেষণে দেখা গেছেগত ৩ কার্যদিবসে লাফার্জ সুরমার শেয়ারদর ১০৬ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে ১১৬ টাকা পর্যন্ত হয়। অর্থাত্ শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ৯ শতাংশ। আর অ্যাপোলো ইস্পাতের শেয়ারদর গত ৪ মে থেকে এ পর্যন্ত ১২ টাকা থেকে বেড়ে ১৭ টাকায় উঠে এসেছে। অর্থাত্ দর বাড়ার হার প্রায় ৪২ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6287.csv b/Bangla_fin_news_articles/6287.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..237e23ec0a82ad5a37e2de4eb3fb1283c2379388 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6287.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6287,পুঁজিবাজারে দরসংশোধন,2015-05-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা চার দিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক প্রায় ১৭৫ বাড়ার পর দুই দিন কিছুটা দর সংশোধন হওয়ায় সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ৮২ পয়েন্ট। তবে লেনদেন বেড়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনকয়েক দিন টানা দর বাড়ায় বিনিয়োগকারীরা মুনাফা তুলে নিতে চাইছেন। এ জন্য সূচক কিছুটা কমে গেছেএটা বাজারের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।তথ্যে দেখা গেছেবৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭১ কমে ৪ হাজার ৫৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ২৮ কমে ১ হাজার ৭৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৮৫৮ কোটি ৮১ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৬ কোটি ৩২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬০টির কমেছে ২৩২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২০২ কমে ১৪ হাজার ৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৭৪ কোটি ১৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪১টির কমেছে ১৭৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6288.csv b/Bangla_fin_news_articles/6288.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..85029f557a213f4672bc7be8963020d78fcbae81 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6288.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6288,সাতক্ষীরার আম যাচ্ছে ইউরোপের বাজারে,2015-05-28,জিএম মনিরুল ইসলাম মিনি সাতক্ষীরা প্রতিনিধি,সাতক্ষীরা জেলার সাতটি জিনিস বিখ্যাত। এগুলো হচ্ছে আম কুল ঘোল ওল মেলে মাদুর তৈরির উপকরণ কলমের চারা ও সন্দেশ। দেশব্যাপী এসব জিনিসের সুখ্যাতি রয়েছে। আর এই সাতটি জিনিসের মধ্যে সাতক্ষীরার সুস্বাদু আম এই প্রথমবারের মতো যুক্তরাজ্যের বাজারে যাচ্ছে। আমের এবার বাম্পার ফলন হয়েছে। অনুকূল আবহাওয়া ও কৃষি বিভাগের পরামর্শ অনুযায়ী এ জেলার চাষিরা ক্ষতিকারক কীটনাশক পরিহার করে এ বছর ফলিয়েছে বিষ ও কীটনাশকমুক্ত আম। দেশের বাইরে আম রপ্তানি করার জন্য আম চাষিরা চলতি মৌসুমে গাছের মুকুল বের হওয়া থেকে শুরু করে পুষ্ট হওয়া পর্যন্ত নিবিড় পরিচর্যা করেছেন। তারা সফল। সাতক্ষীরার আম বিদেশ যাচ্ছে বলে এ জেলার আম চাষিদের মাঝে ব্যাপক উত্সাহ ও উদ্দীপনা বিরাজ করছে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা যায় সাতক্ষীরার মাটি আম চাষের জন্য খুবই উপযোগী। এখানকার আম খুবই মিষ্টি এবং সুস্বাদু। এ জেলায় উত্পাদিত আম জেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ হয়ে থাকে। পারিবারিক ছাড়াও বাণিজ্যিকভাবে জেলাব্যাপী আমের চাষ হয়ে আসছে। এর মধ্যে সাতক্ষীরা সদর তালা কালীগঞ্জ দেবহাটা ও কলারোয়ায় আম চাষ বেশি হয়েছে। জেলার ৩ হাজার ৬২০ হেক্টর জমিতে প্রতি হেক্টরে সাড়ে ১৩ টন হিসেবে চলতি মৌসুমে উত্পাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৫০ হাজার টন। তবে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা। আম ব্যবসায়ীরা জানান রাজধানীসহ সারাদেশে সাতক্ষীরার হিমসাগর গোপালভোগ ল্যাংড়া গোবিন্দভোগ কিষাণভোগ গোলাপখাস শরিফখাস রানীপছন্দ লতা বোম্বাই রুপালী মল্লিকা কালাপাহাড় আম্রপালি ও কাঁচামিঠা আমের ব্যাপক চাহিদা। সাতক্ষীরার বাজারে এখন আমের প্রাচুর্য। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সাতক্ষীরার আমের চাহিদা থাকায় শুধু সাতক্ষীরার সুলতানপুর বড়বাজার থেকেই প্রতিদিন ১৫টি ট্রাক ভর্তি আম যাচ্ছে দেশের সব অঞ্চলে। সব বাগানেই এখন আমপাড়ার ধুম পড়েছে। জেলার ২০ জন চাষির বাগান থেকে কোন প্রকার স্প্রে ছাড়াই বিষমুক্ত উত্পাদিত আম বিশ্বের রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ওয়ালমার্ট ইতিমধ্যে যুক্তরাজ্যে রপ্তানি শুরু করেছে। প্রথম দফায় ল্যাবে পরীক্ষার পর ওয়ালমার্ট সাতক্ষীরার ২০ জন আম চাষির কাছ থেকে সম্প্রতি ৫০০ মণ হিমসাগর আম সংগ্রহ করেছে। রপ্তানিযোগ্য আমের দাম ভালো পাওয়ায় এ বছর আম শ্রমিকরা পাচ্ছে ভালো মজুরি। এর আগে বাংলাদেশ থেকে আম রপ্তানির ব্যাপারে বিশ্বের শীর্ষ পণ্য ক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল প্রকিউরমেন্ট লজিস্টিকেসর সঙ্গে কৃষি সমপ্রসারণ অধিদপ্তর হার্টেজ ফাউন্ডেশন ও এফএওর একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশ হার্টেজ ফাউন্ডেশনর কারিগরি সহায়তায় বিশ্বের সবচেয়ে বড় খুচরা পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ওয়ালমার্ট সাতক্ষীরার চাষিদের কাছ থেকে বাজার মূল্য থেকে অধিক মূল্য দিয়ে আম ক্রয় করছে। আর এবারই প্রথমবারের মতো সাতক্ষীরার আম যুক্তরাজ্যে প্রবেশ করেছে। এখন চলছে দ্বিতীয় চালানে আম পাঠানোর প্রস্তুতি। বিদেশে আম রপ্তানি করতে পেরে চাষিরা খুবই খুশি। সাতক্ষীরায় উত্পাদিত হিমসাগর ল্যাংড়া ও আম্রপালি জাতের আম বিদেশে রপ্তানি করা হচ্ছে। প্রথম চালানে রপ্তানি করা হয়েছে হিমসাগর। এরপর পর্যায়ক্রমে পাঠানো হবে ল্যাংড়া ও আম্রপালি জাতের আম। বিদেশে আম রপ্তানির সংবাদে সাতক্ষীরার আম চাষিদের মধ্যে বেশ সাড়া জেগেছে। ফরমালিন কীটনাশক ও বিষমুক্ত আম উত্পাদনে সহযোগিতা করছে স্থানীয় কৃষি সম্পসারণ বিভাগ। সাতক্ষীরা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কাজী আব্দুল মান্নান জানান ফরমালিন বিষ ও কীটনাশকমুক্ত আম রপ্তানি নিশ্চিত করা গেলে বিদেশে বাংলাদেশের আমের চাহিদা বাড়বে। তাই বিশ্ববাজারে আমের চাহিদা নিশ্চিত করতে এবং সুনাম কুড়াতে সরকারের কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ আগামীতে চাষিদেরকে কারিগরি সহায়তা দেবে এমনটিই প্রত্যাশা আম চাষিদের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6289.csv b/Bangla_fin_news_articles/6289.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..42ff40b085e805ee32bb057628abad62c313e562 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6289.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6289,নৌ যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত করতে হবে,2015-05-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সমুদ্র ও নদী পথের যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত করতে হবে। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই আয়োজিত সমুদ্র আন্তঃযোগাযোগ বৃদ্ধি বাংলাদেশের ব্যবসাবাণিজ্যের সম্ভাবনা বিষয়ক সেমিনারে বক্তারা এ কথা বলেন। বক্তারা বলেন সমুদ্র ও নদী পথের সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারলে কম সময়ে এবং কম খরচে পণ্য পরিবহন করা সম্ভব। এতে বৈদেশিক বাণিজ্য সহজ ও লাভজনক হবে। বুধবার চেম্বার অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত এ সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান। ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের বুয়েট ন্যাভাল আর্কিটেকচার এবং মেরিটাইম ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক প্রফেসর খাবিরুল হক চৌধুরী ডিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান খানসহ আরও অনেকে। এইচ এ গ্রুপ অব কোম্পানীর টেকনিক্যাল এ্যাডভাইজার ক্যাপ্টেন এ কে এম শফিউল্লাহ সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। শাজাহান খান বলেন গত বছর চট্রগ্রাম সমুদ্রবন্দর ১ দশমিক ৭১ মিলিয়ন কন্টেইনার হ্যান্ডেলিং করেছে। ২০০৯ সালে এর পরিমাণ ছিল ১ দশমিক ১৬ মিলিয়ন। বর্তমান সরকার দেশের সমুদ্র বন্দরের পাশাপাশি নদী বন্দরগুলোর দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য নানাবিধ পরিকল্পনা নিয়েছে। পায়রা বন্দর স্থাপনের জন্য ৬৭টি দেশ ইতোমধ্যে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ২০২৩ সালের মধ্যে এ বন্দরের কার্যক্রম শুরু করার লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। এছাড়া দেশের ৫৩টি নদীপথ খননের পরিকল্পনা করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ২৪টি নদী পথ সংস্কারের জন্য টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদ বলেন অর্থনীতিকে গতিশীল করার জন্য অবকাঠামো উন্নয়নের কোন বিকল্প নেই। অবকাঠামো খাতের যথাযথ সংস্কার করতে পারলে ৮৯ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব। তিনি বলেন সারা পৃথিবীর পণ্য পরিবহনের শতকরা ৮০ ভাগই সমুদ্র পথের মাধ্যমে হয়। আমাদেরকেও এ খাতকে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতে হবে। চট্রগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দরের দক্ষতা ও সক্ষমতা বাড়াতে হবে। ভারত মায়ানমার নেপাল শ্রীলংকা ভুটান এবং চীনের সাথে আরো বেশি সমুদ্র পথের যোগাযোগ বৃদ্ধি করতে হবে। এ কে এম শফিউল্লাহ বলেন আঙ্কটার্ড প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী সমুদ্র পথে সরাসরি পণ্য পরিবহন করা গেলে দাম ৫৫ ভাগ পর্যন্ত কমানো সম্ভব। বাংলাদেশের ২৪০০০ কিলোমিটার নৌপথ রয়েছে। স্বল্পমূল্যে পণ্য পরিবহন নিশ্চিত করতে হলে এ নৌপথকে রক্ষা করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6290.csv b/Bangla_fin_news_articles/6290.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2dbe2fd96bfdae79b9d56a4456d04ecba0dbb787 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6290.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6290,কেডিএস এক্সেসরিজের আইপিও অনুমোদন,2015-05-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের মাধ্যমে আইপিও পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহের অনুমোদন পেয়েছে কেডিএস এক্সেসরিজ লিমিটেড। কোম্পানিটি বাজার থেকে মোট ২৪ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। বুধবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বিএসইসি কমিশনের ৫৪৫তম নিয়মিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বিএসইসি জানিয়েছে কেডিএস এক্সেসরিজ লিমিটেড প্রতিটি শেয়ারের জন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে অতিরিক্ত ১০ টাকা প্রিমিয়ামসহ মোট ২০ টাকা সংগ্রহ করবে। কোম্পানিটি বাজারে ১ কোটি ২০ লাখ শেয়ার ছেড়ে মোট ২৪ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। সংগৃহীত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ব্যবসা সম্প্রসারণ ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ বাবদ ব্যয় করবে। কোম্পানিটির ২০১৩ সালের শেষ হওয়া অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস ২ দশমিক ২৯ টাকা। আর নিট সম্পদ মূল্য এনএভি ১৯ দশমিক ৬৩ টাকা। এছাড়া সভায় আলআরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ৩০০ কোটি টাকার মুদারাবা সাবঅর্ডিনেটেড বন্ড অনুমোদন দিয়েছে বিএসইসি। শুধু স্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বীমা কোম্পানি করপোরেট বডি এবং উচ্চ সম্পদধারী ব্যাক্তিরাই প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এই বন্ড ক্রয় করতে পারবে। বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য দশ লাখ টাকা। এ বন্ডের মেয়াদ হবে ইস্যু তারিখ থেকে ৭ বছর পর্যন্ত। বন্ডটির ইস্যু করা অর্থ দিয়ে আলআরাফাহ ব্যাংক মূলধন বাড়াবে যা বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাসেল ২ এর শর্ত পূরণ হবে । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6291.csv b/Bangla_fin_news_articles/6291.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..520b4aa29fed68a5d283f2370ce3566ae4868965 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6291.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6291,পুঁজিবাজারে সূচক কমেছে,2015-05-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে টানা চার কর্মদিবস সূচক বাড়ার পর গতকাল বুধবার কিছুটা কমেছে। চার কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ১৭২ পয়েন্ট বাড়ার পর বুধবার মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতায় সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট। তবে সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে।তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স পয়েন্ট ১১ কমে ৪ হাজার ৬১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৬০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৮৪২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৩টির কমেছে ২১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ২৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৭৪ কোটি ১৮ লাখ টাকা। লেনদেনকৃত ২৪৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৮টির কমেছে ১৭৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো কারণ নেই। শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চেয়ে ডিএসইর পাঠানো নোটিশের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত ৩ কার্যদিবসে শেয়ারটির দর ১০৬ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে ১১৬ টাকা পর্যন্ত হয়। অর্থাৎ শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ৯ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6292.csv b/Bangla_fin_news_articles/6292.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0581ffe6280084a7ac9aba8d038068cf5807e9af --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6292.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6292,স্যামসাংয়ের বাংলাদেশি ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর মুশফিক,2015-05-27,অনলাইন ডেস্ক,বিশ্বের অন্যতম প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান স্যামসাং এর বাংলাদেশি ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হলেন মুশফিকুর রহিম। বুধবার ঢাকায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ ঘোষণা দেয়া হয়। স্যামসাং মোবাইল কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক্স এবং আইটি পণ্যের দূত হিসেবে কাজ করবেন বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মুশফিক। ঘোষণা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্যামসাং বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সি.এস.মুন জেনারেল ম্যানেজার ইয়ং য়ু লি হেড অফ মোবাইল হাসান মেহদী এবং হেড অফ কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড আইটি বদরুল করিম। এই উপলক্ষ্যে মুশফিকুর রহিম বলেন স্যামসাং শুধুমাত্র প্রযুক্তিগত উত্কর্ষতার জন্যই নয় বিশ্বব্যাপী খেলাধুলার সাথে সম্পৃক্ততার জন্যও বিশেষভাবে পরিচিত। বিশ্বখ্যাত এই ব্র্যান্ডটির সাথে সম্পৃক্ত হতে পেরে আমি গর্বিত। প্রযুক্তি ডিজাইন এবং মানের দিক দিয়ে স্যামসাং পণ্য সর্বোত্তম আর সর্বোত্তম পণ্যের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডরের দায়িত্ব পেয়ে আমি আনন্দিত। অনুষ্ঠানে স্যামসাং বাংলাদেশ এর কান্ট্রি ম্যানেজার সিএস মুন বলেন খেলাধুলা সাধারণ মানুষের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর বাংলাদেশে এই চেতনার সবচেয়ে বড় উদ্দীপক হলো ক্রিকেট। ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে মুশফিকুর রহিমের স্যামসাং পরিবারের সদস্য হওয়ার মাধ্যমে স্যামসাং এর ক্রিকেট এর সাথে যাত্রা শুরু হলো। আমরা আশা করছি মুশফিকুরের সাথে স্যামসাং এর যাত্রা অসাধারণ হবে এবং মি ডিপেন্ডেবল হিসেবে তিনি স্যামসাং এর ব্র্যান্ডকে আরো সমুজ্জ্বল করতে সহায়ক হবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6293.csv b/Bangla_fin_news_articles/6293.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9300c7348536b365287cc87dadd5e04f0ac691eb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6293.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6293,হোটেলট্যুরিজম ম্যানেজমেন্টে ব্রিটিশ ডিপ্লোমা এখন বাংলাদেশে,2015-05-27,উম্মে সালমা,অনেক শিক্ষার্থীরই ইচ্ছা থাকে দেশের বাইরের স্বনামধন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করার। বিশেষ করে যুক্তরাজ্য অস্ট্রেলিয়া কানাডা জার্মানি প্রভৃতি দেশের প্রথমসারির বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করার ইচ্ছা অনেকের মধ্যেই থাকে। কিন্তু এসব দেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ালেখার খরচ আমাদের দেশের তুলনায় অনেক বেশি কোনো কোনো ক্ষেত্রে তা দশ গুণের চাইতেও বেশি। তাই ইচ্ছা এবং যোগ্যতা থাকা সত্বেও অনেকেই স্বপ্নের এসব দেশের স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারেন না। তাই ইচ্ছে থাকা স্বত্ত্বেও সকলের পক্ষে বিদেশে গিয়ে পড়াশোনা সম্ভব হয় না। এই সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপদানের লক্ষ্যে সরকার অনুমোদিত এবং আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট বিএসডিআই কনফেডারেশন অব ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি সিটিএইচ ইউকের অধীনে ডিপ্লোমা ইন হোটেল ম্যানেজমেন্ট ও ডিপ্লোমা ইন ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রাম পরিচালনা করে আসছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য তুলে ধরা হলো এখানে। শিক্ষা পদ্ধতি এ শিক্ষাব্যবস্থায় সিটিএইচএর তত্ত্বাবধানে ফাইনাল পরীক্ষাগুলো অনুষ্ঠিত হয়। প্রশ্নপত্র প্রণয়ন ও উত্তরপত্র পরীক্ষিত হয় যুক্তরাজ্যে। এর যাবতীয় ক্লাস অনুষ্ঠিত হয় বিএসডিআইতে। সার্টিফিকেট এ শিক্ষা ব্যবস্থায় যুক্তরাজ্যের সিটিএইচ কর্তৃক ডিপ্লোমাএ্যাডভান্স ডিপ্লোমা সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। ক্রেডিট ট্রান্সফার যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের সহস্রাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রেডিট ট্রান্সফার করার সুযোগ রয়েছে। মান নিয়ন্ত্রণ বিএসডিআইতে রয়েছে অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলী। পড়ালেখায় মান নিয়ন্ত্রণ করে ভালো ফলাফল নিশ্চিত করার জন্য রয়েছে সিটিএইচ ও বিএসডিআইএর একাডেমিক কাউন্সিলের তত্ত্বাবধান। ভর্তির যোগ্যতা যেকোনো গ্রুপে এইচএসসিএলেভেল অথবা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। খরচ ৬৯ হাজার টাকা যা সেমিস্টারভিত্তিক পরিশোধ করার সুবিধা রয়েছে। চাকরি সহায়তা এখান থেকে উত্তীর্ণদের বিএসডিআই বিভিন্ন হোটেলে ইন্টার্নশিপ নিশ্চিতের পাশাপাশি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রেও সুবিধা প্রদান করে থাকে। ক্যাম্পাস সুবিধা বিএসডিআইতে রয়েছে ৩টি ভিন্ন ক্যাম্পাস আধুনিক লাইব্রেরি এবং শিক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যে ওয়াইফাই ক্যাম্পাস জোন ব্যবহারের সুবিধা। স্কলারশিপ সুবিধা মেধাবী ও অসচ্ছলদের জন্য রয়েছে ১০ থেকে ১০০ পর্যন্ত ড্যাফোডিল ফাউন্ডেশন কর্তৃক স্কলারশিপের সুবিধা। মুক্তিযোদ্ধা সন্তান ও নারী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে বিশেষ স্কলারশিপের সুবিধা। ভর্তির সেশন বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটে বিএসডিআই বছরে ৩টি সেশনে জানুয়ারি মে ও সেপ্টেম্বর ভর্তি নেওয়া হয়। চাকরিজীবীরা সান্ধ্যকালীন শিফটে অংশগ্রহণ করতে পারেন। যোগাযোগ বাড়ী২ রোড১২ মিরপুর রোড ধানমন্ডি ঢাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6294.csv b/Bangla_fin_news_articles/6294.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..697811d3191e82988c79d78249f05413ed99d8c0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6294.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6294,ক্যারিয়ার গড়তে নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাচারিং প্রযুক্তি,2015-05-27,শেখ সাদি,বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গার্মেন্টসকে আরও এগিয়ে নিতে প্রয়োজন দক্ষ জনবল। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে এগিয়ে চলেছে কলেজ অফ ফ্যাশন টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সিএফটিএম। এটি প্রফেশনাল ও কর্মমুখি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। অলাভজনক কলেজটি বিএমএনথ্রি ফাউন্ডেশেন কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এবং ট্রাস্টিবোর্ড অ্যাক্ট কর্তৃক নিবন্ধিত। কলেজটির পরিচালনা পর্ষদে সভাপতি হিসেবে রয়েছেন হরাইজন ফ্যাশন গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার মীর মোবাশ্বের আলী। কলেজ পরিচালনার দায়িত্বে আছেন শেখ মোহাম্মদ নিজামউদ্দিন এমবিএ। তিনি বিজিএমইএ ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি ছাড়াও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। যুক্তরাজ্যের ওয়ারউইক ইউনিভার্সিটি এবং জিআইজেড জার্মানি মনোনীত কনসালট্যান্ট হিসেবে সিএফটিএম ৩২টি গামের্ন্টস ফ্যাক্টরিতে দক্ষ জনবল গড়ার কাজে নিয়োজিত। ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের রেজিস্টার্ড কনসালট্যান্ট হিসেবে সিএফটিএম মনোনয়ন পেয়েছে যার রেজিস্ট্রেশন নম্বর ১৩৪৫৮৪। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীভুক্ত এই কলেজ থেকে কানাডার লাসালে ইন্টারন্যাশনাল কলেজ ও মানচেস্টার মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটিতে ক্রেডিটও ট্রান্সফার করা যায়। এখানে পাঠদানে থাকছে আধুনিক শিক্ষা উপকরণ এমএমপি ওএইচপির ব্যবহার ভিডিও ক্লিপ প্রদর্শন। সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত শ্রেণিকক্ষ প্যাটার্ন ল্যাব সুয়িং ল্যাব স্যাম্পল রুম ইন্টারনেট সংযোগসহ আধুনিক কম্পিউটার প্রভৃতি নিয়ে সিএফটিএম শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার সর্বোচ্চ সুবিধা প্রদানে বদ্ধপরিকর। .. সাইট থেকে সিএফটিএম কলেজের লেখাপড়া ও অন্যান্য সুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত আরও তথ্য জেনে নেওয়া যাবে। যেকোনো গ্রুপ থেকে ন্যূনতম জিপিএ ২.৫ পেয়ে উত্তীর্ণ যে কেউ ভর্তি হতে পারবে। কোর্সের মধ্যে রয়েছে ৪ বছর মেয়াদি বিএসসি অনার্স ইন অ্যাপারেল ম্যানুফ্যাকচারিং টেকনোলোজি এবং নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারিং টেকনোলোজি। যারা ওলেভেল বা জিইডি বা শুধু এইচএসসি পাস তাদের জন্য রয়েছে সিএফটিএম গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম জিসিএফটিএমচার বছর মেয়াদী ১২০ ক্রেডিট অথবা হায়ার ন্যাশনাল ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম দুই বছর মেয়াদী ৬০ ক্রেডিট প্রোগ্রামের অধীনে ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি এবং গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারিং ম্যানেজমেন্ট কোর্স। স্নাতক পাস হলে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম এক বছর মেয়াদি ৩০ ক্রেডিটের অধীনে অ্যাপারেল মার্চেন্ডাইজিং ও ফ্যাশন ডিজাইনে পড়তে পারবে। সার্টিফিকেট কোর্স ছয় মাস করতে চাইলে অ্যাপারেল মার্চেন্ডাইজিং ফ্যাশন ডিজাইন ও ওয়ার্ক স্টাডি অ্যান্ড প্রোডাকশন প্ল্যানিং ফর অ্যাপারেল ম্যানুফ্যাকচারিং কোর্সগুলোর যেকোনো একটিতে করতে পারবে। এ ছাড়াও দেড় মাস থেকে চার মাস মেয়াদি বিভিন্ন শর্ট কোর্স যেমনফেব্রিক্স প্যাটার্ন কমপ্লায়েন্স ও অন্যান্য কোর্সগুলোর যেকোনো একটি করতে পারেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6295.csv b/Bangla_fin_news_articles/6295.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9b091dd93edd78a9634f9f9a088b648b47b08be7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6295.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6295,‘পুঁজিবাজার সম্পর্কে জ্ঞানের অভাব বড় দুর্বলতা’,2015-05-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেন বলেছেন পুঁজিবাজারের বড় দুর্বলতা হল বিনিয়োগকারী ও নীতি নির্ধারকসহ সংশ্লিষ্টদের আর্থিক জ্ঞানের অভাব। আর্থিক প্রতিবেদন বিবেচনা না করে অনেকেই গুজবের ভিত্তিতে বিনিয়োগ করেন। বিনিয়োগ করেই স্বল্প সময়ের মধ্যে মুনাফা করতে চান। এ ধরনের প্রবণতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সোমবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই এবং বণিকবার্তার যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত বাংলাদেশের অর্থনীতি ও পুঁজিবাজারের সমৃদ্ধি বিষয়ক সম্মেলন২০১৫তে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বণিকবার্তার সম্পাদক হানিফ মাহমুদের সঞ্চালনায় সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান। এছাড়া বিশেষে অতিথি হিসেবে ছিলেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। আলোচক হিসেবে ছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও এসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম এসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী আইসিএবির প্রেসিডেন্ট মসিহ মালিক চৌধুরী। প্যানেল আলোচক হিসেবে ছিলেন ডিএসইর এমডি ও সিইও ড. স্বপন কুমার বালা এবং আইসিবির এমডি মো. ফায়েকুজ্জামান। সিএসইর এমডি ওয়ালি উল মারুফ মতিন প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। আর সমাপনী বক্তব্য রাখেন সিএসইর চেয়ারম্যান ড. আব্দুল মজিদ। ড. এম খায়রুল হোসেন বলেন অর্থনীতিতে পুঁজিবাজারের অবদান বাড়াতে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে। এজন্য বাজারে স্বচ্ছতা ও ডিমিউচুয়ালাইজেশন প্রয়োজন ছিল। তা করা হয়েছে। অন্যদিকে বিনিয়োগ নিরাপদ রাখতে বিনিয়োগকারীদেরকে সচেতন হতে হবে বলে তিনি মনে করেন। ড. মসিউর রহমান বলেন শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ হঠাৎ করে কমানো ঠিক হবে না। ধীরে ধীরে সমন্বয় করতে হবে। এছাড়া মার্চেন্ট ব্যাংক পৃথক প্রতিষ্ঠান হলেও ব্যাংকের এক্সপোজারে মার্চেন্ট ব্যাংকের বিনিয়োগকে অন্তর্ভূক্ত করা অযৌক্তিক। বাজারে অতালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ারে বিনিয়োগও ব্যাংকের বিনিয়োগ হিসেবে ধরা হয়। এটাও ঠিক না। এ বিষয়গুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের বিবেচনা করা উচিত। ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী বলেন বর্তমানে বাজারে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করা উত্তম। কিন্তু মিউচুয়াল ফান্ড ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর সক্ষমতার অভাবের কারণে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান স্বল্প মেয়াদে বিনিয়োগ করে। মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন অনেক প্রতিষ্ঠানই বাজার থেকে মূলধন তুলে ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করে। ফলে বিনিয়োগ না করায় কোম্পানিগুলোর মুনাফা বাড়ে না। বিনিয়োগকারীদের লংভ্যাংশও দিতে পারে না। এ বিষয়ে বিএসইসির নজর দেয়া প্রয়োজন। এছাড়া কোম্পানিরই আর্থিক প্রতিবেদনে ভুল বন্ধ করতেও এ প্রতিষ্ঠানকে ভূমিকা রাখতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6296.csv b/Bangla_fin_news_articles/6296.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1e3733591dc013168d6ed6d694418ba06f066c62 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6296.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6296,শিল্পকারখানায় প্রকাশ্যে ধূমপান নিষিদ্ধ করবে সরকার শিল্পমন্ত্রী,2015-05-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন দেশের সকল শিল্পকারখানায় প্রকাশ্যে ধূমপান নিষিদ্ধ করে একটি পরিপত্র জারি করবে মন্ত্রণালয়। তিনি বলেন এ পরিপত্রে শিল্পকারখানার যত্রতত্র ধূমপান নিষিদ্ধ করে ধূমপায়ীদের জন্য বাধ্যতামূলকভাবে একটি পৃথক কক্ষ স্থাপনের নির্দেশনা থাকবে। আমরা ধূমপান নিবারণ করি আধূনিক এবং ধূমপান মাদক ও সন্ত্রাস বিরোধী জোট ক্যাট এর প্রতিনিধি দলের দাবির প্রেক্ষিতে তিনি এ কথা বলেন। সংগঠন দুটির যৌথ প্রতিনিধিদল শিল্পমন্ত্রীর সাথে বৈঠককালে এ দাবি উত্থাপন করেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ে মঙ্গলবার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে আধূনিকের সভাপতি ও বার্তা সংস্থা ইউএনবির চেয়ারম্যান আমানুল্লাহ খান নির্বাহি সচিব এম এ জব্বার সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ড. নীনা ইসলাম পুষ্টি বিজ্ঞানী উম্মে সালেমা ও ক্যাটের সভাপতি আলী নিয়ামত উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6297.csv b/Bangla_fin_news_articles/6297.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..60d260c5042fa985a909878c13db7d07a90c20a4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6297.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6297,নারী উদ্যোক্তাগণ ঋণখেলাপী নহেন,2015-05-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান সঠিক কথাই বলিয়াছেন অনেক বড় বড় শিল্পপতি ঋণখেলাপী হন কিন্তু নারী উদ্যোক্তারা সাধারণত ঋণখেলাপী নন। ঋণ নিয়া তাহারা সঠিকভাবে কাজে লাগান এবং যথাসময়ে ফেরতও দেন। সমপ্রতি সিলেটে নারী উদ্যোক্তাদের উন্নয়ন ও এসএমই ব্যাংকিং সেমিনারে তিনি কথাগুলি বলিয়াছেন। এই অভিজ্ঞতা কেবল তাহার নহে। সরকারি বেসরকারি সকল ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানের অভিজ্ঞতাই তাহার মুখে উঠিয়া আসিয়াছে। এই কারণেই হয়তো তিনি নারীদের বিশেষ গুরুত্ব দিতেছেন এবং প্রতি বত্সর ১০ হাজার নূতন নারী উদ্যোক্তা তৈরির স্বপ্ন নিয়া আগাইতেছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে সকল তফসিলী ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান নারী উদ্যোক্তা উন্নয়ন ইউনিট গঠন করিয়াছেন এবং ইহাতে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হইবে বলিয়া মনে করিতেছেন। আমাদের অর্থ ও সম্পদ কম। তথাপি প্রতিবেশী দুই রাষ্ট্রভারত ও পাকিস্তানের তুলনায় উন্নয়নের অনেক সূচকে আমরা আগাইয়া আছি জাতিসংঘের প্রতিবেদন সেই সাক্ষ্যই দিতেছে। এই ক্ষেত্রে নারীর অবদান বিপুল। কেবল গৃহস্থালীর অদৃশ্য অর্থনীতি নহে দেশের সকল প্রতিষ্ঠান ও কর্মসূচিতে নারীর অংশগ্রহণ বাড়িতেছে। নারী শ্রমিকদের কারণেই বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের বৃহত্তর মার্কেট তৈরি হইয়াছে। শুধু দেশে নহে নারীরা এখন বিদেশে গিয়াও কাজ করেন। পুরুষের পাশাপাশি কর্মক্ষেত্রে নারীর এইরূপ অংশগ্রহণ আমাদের অর্থনীতিতে বিশাল সহায়ক ভূমিকা রাখিতেছে। তাই নারীদের আর্থিক স্বাবলম্বিতা ও ক্ষমতায়নে ব্যাংক ও ননব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানগুলি ২০১৪ সালে প্রায় ৪১ হাজার নারী উদ্যোক্তাকে ঋণদান করিয়াছে। এইসব উদ্যোক্তা পাইয়াছেন ৩ হাজার কোটি টাকার বেশি স্বল্প সুদের ঋণ। শুধু তাহাই নহে নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় নারী উদ্যোক্তাদের জন্য জয়িতা নামে একটি প্রকল্পও চালাইতেছে। ফলত গত কয়েক বত্সরে গড়িয়া উঠিয়াছে সফল অনেক নারী উদ্যোক্তা যাহারা আন্তর্জাতিকভাবেও সুনাম অর্জন করিয়াছেন। নারী উদ্যোক্তার সংখ্যাও কয়েকগুণ বাড়িয়াছে। কিন্তু তাহাদের বড় অংশটি যুক্ত হইয়াছেন ক্ষুদ্র এবং মাঝারি শিল্পে। বুটিক কিংবা বিউটি পার্লারের মতো সেবাখাতেই নারী উদ্যোক্তাদের প্রাধান্য। তবে চিত্র বদলাইতেছে গভর্নরের কথাতেই তাহা প্রতিফলিত। দেশের মোট শিল্প উদ্যোক্তার মধ্যে এখন ১০ শতাংশের বেশি নারী। তাহারা বুটিক পার্লারের মতো ক্ষুদ্র উদ্যোগ ছাড়িয়া চামড়া হিমাগার আইটিসহ নানামুখী ব্যবসায়িক ও শিল্প উদ্যোগেও যুক্ত হইতেছেন। সন্তান ধারণ জন্মদান ও বড় করিয়া তুলিবার জন্য প্রকৃতি নারীদেরকে যে ধৈর্য কোমলতা দায়িত্বশীলতা ইত্যাদি গুণে সৃজন করিয়াছে তাহাই উদ্যোক্তা হিসাবেও তাহাদেরকে পুরুষের তুলনায় অগ্রগামী করিয়া রাখিয়াছে। যাযাবর মানুষ থিতু হইয়া কৃষি সভ্যতা গড়িয়া তুলিয়াছিল নারীদের কল্যাণেই পুরুষ জানিয়া নিয়াছিল চাষাবাদের কলাকৌশল এবং আবাদযোগ্য শস্য ও বীজের খবরাখবর। উদ্যোক্তা হিসাবে আমাদের নারী সমাজের একটি বিশাল অংশ বাংলাদেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখিবার যোগ্যতা ও মেধাসম্পন্ন হইলেও সংশ্লিষ্টদের আন্তরিকতার অভাবে এবং সাধারণভাবে সমাজের নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে এখনও পিছাইয়া আছে। কিন্তু আমাদের অর্থনীতির রঙিন সময় গড়িয়া তুলিতে নারী উদ্যোক্তাদের ব্যাপারে দৃষ্টিভঙ্গি বদলাইতেই হইবে এমনকি তাহাদের কাছ হইতে শিখিতেও হইবে ঋণখেলাপী না হইয়া যথাযথ বিনিয়োগ ও স্বাবলম্বী হইবার কায়দাকানুন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6298.csv b/Bangla_fin_news_articles/6298.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..161e971e1b4ee5731b22ecac94d829537b62c75b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6298.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6298,এফবিসিসিআইয়ে মাতলুব আহমাদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সভাপতি নির্বাচিত,2015-05-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই নির্বাচনে নিটলনিলয় গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল মাতলুব আহমাদ বিনা প্রতিদ্ব্বন্দ্বিতায় সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। প্রথম সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন আর চট্টগ্রাম চেম্বারের সভাপতি মাহবুবুল আলম সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। এ দুজনেরও কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন না। গতকাল সোমবার বিকালে বিজয়ী প্রার্থীদের নাম প্রাথমিকভাবে ঘোষণা করেন নির্বাচন বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক আলী আশরাফ। মতিঝিলে ফেডারেশন ভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে নির্বাচন বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন শনিবারের নির্বাচনে নির্বাচিত ৩২ জন ও মনোনীত ২০ জন পরিচালক নিয়ে পরিচালনা বোর্ড গঠিত হবে। নিয়মানুযায়ী এসব পরিচালকদের ভোটে ২০১৫১৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি প্রথম সহসভাপতি ও সহসভাপতি নির্বাচিত হওয়ায় কথা। কিন্তু তিনটি পদেই একজন করে প্রার্থী হওয়ায় নির্বাচন বোর্ড বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তাদেরকে বিজয়ী ঘোষণা করছে। তবে চূড়ান্ত ফলাফল হবে ২৮ মে। অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে ১৬ জন ও চেম্বার গ্রুপ থেকে ১৬ জন করে নির্বাচিত পরিচালক পেতে গত শনিবার ভোট গ্রহণ করা হয়। এবারের নির্বাচনে মোট দুই হাজার ২০২ জন ভোটার ছিলেন। অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপের এক হাজার ৭৬৬ জন ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন এক হাজার ৫৩৩ জন। অন্যদিকে চেম্বার গ্রুপে ৪১৮ জন ভোটার ভোট দিয়েছেন। এ গ্রুপে ভোটার ছিলেন ৪৩৬ জন। অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বার গ্রুপ থেকে ১৬ জন করে পরিচালক নির্বাচিত করতেই ভোট দিয়েছেন তারা। নির্বাচনে তিনটি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। আবদুল মাতলুব আহমাদের নেতৃত্বাধীন উন্নয়ন পরিষদ অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপে ১৩টি পদে এবং চেম্বার গ্রুপে ১২টি পদে বিজয়ী হয়। এর বাইরে ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদ শুধু অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপের ও স্বাধীনতা ব্যবসায়ী পরিষদ কেবল চেম্বার গ্রুপের প্রার্থী দিয়েছিল। ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদ ৩টি পদে এবং স্বাধীনতা ব্যবসায়ী পরিষদ ৪টি পদে বিজয়ী হয়। বিজয়ী ঘোষণা অনুষ্ঠানে আলী আশরাফ বলেন এবার পরিচালনা পর্ষদে নবীন ও প্রবীণের সমন্বয় হয়েছে। সবাই মিলে এফবিসিসিআইয়ে কাজ করে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। এফবিসিসিআই নব নির্বাচিত সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ বলেন নির্বাচনের আগেও ব্যবসায়ীরা সবাই একসঙ্গে ছিলেন একসঙ্গে নির্বাচন করেছেন। এখনও একসঙ্গে কাজ করবেন। সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বলেন এফবিসিসিআইকে গতিশীল ও শিল্পবান্ধব সংগঠন হিসেবে গড়ে তোলা হবে। এবার অভিজ্ঞ ও নতুন সবাই মিলে এফবিসিসিআইকে উন্নত পর্যায়ে একটি সুন্দর সংগঠন হিসেবে এগিয়ে নেয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন তিনি। মাহবুবুল আলম আগামীতে এফবিসিসিআইকে অর্থনৈতিক সংসদ হিসেবে দেখতে চান। গত ৪০ বছরে দেশের উন্নয়নে ব্যবসায়ীদের অবদান সবচেয়ে বেশি। ব্যবসায়ীদের কার্যক্রমকে আরও ত্বরান্বিত করা হবে বলে জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6299.csv b/Bangla_fin_news_articles/6299.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ba3cd502e97163fcc71960ed96bdd0dd03fdb4a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6299.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6299,রিকন্ডিশন্ড হাইব্রিড গাড়ি আমদানির সুযোগ থাকবে বাজেটে,2015-05-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সোমবার রিকন্ডিশন্ড গাড়ি আমদানিকারকদের সংগঠন বারভিডার নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠকে রিকন্ডিশন্ড হাইব্রিড গাড়ি আমদানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কথা জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। এর ফলে আগামী বছর থেকে রিকন্ডিশন্ড হাইব্রিড গাড়ি আমদানির সুযোগ পাবেন ব্যবসায়ীরা। এবারের বাজেটে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়ার কথাও জানান তিনি। অর্থমন্ত্রী বলেন হাইব্রিড গাড়ি নিয়ে আমিও কিছুটা দ্বিধাগ্রস্ত ছিলাম। যাহোক রিকন্ডিশন্ড হাইব্রিড গাড়ি আমদানির সুযোগ এবার দেওয়া হবে। উল্লেখ্য ২০০৯ সাল থেকে দেশে হাইব্রিড ইঞ্জিনযুক্ত নতুন গাড়ি আমদানি করা হচ্ছে। ২৫০০ সিসি পর্যন্ত এ ধরনের গাড়ি আমদানিতে শুল্ক রেয়াত সুবিধাও পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু এতদিন রিকন্ডিশন্ড হাইব্রিড গাড়ি আমদানির কোনো সুযোগ ছিল না। বারভিডার সঙ্গে আলোচনার শুরুতে মুহিত বলেন এবারের বাজেটের আকার হবে প্রায় ৩ লাখ কোটি টাকা। আর এবার বাজেটে অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে সেটা অর্জন করা সরকারের জন্য একটা চ্যালেঞ্জ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6300.csv b/Bangla_fin_news_articles/6300.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3969b52b1fdb46daa3b350c2b354a692999137bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6300.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6300,বিনিয়োগবান্ধব বাজেট প্রণয়নের দাবি ঢাকা চেম্বারের,2015-05-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসছে বাজেটে বিনিয়োগকে গুরুত্ব দেয়ার দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের সংগঠন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ ডিসিসিআই। এ লক্ষ্যে ব্যাংক ঋণের সুদের হার কমানো বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকট নিরসনসহ অবকাঠামো খাতের উন্নয়নে গুরুত্ব দেয়ার দাবি জানানো হয়েছে। সোমবার সচিবালয়ে সংগঠনটির সভাপতি হোসেন খালেদের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে দেখা করে এ দাবি জানান। এ সময় বাজেটে ব্যক্তি শ্রেণীর করমুক্ত আয়সীমা পৌনে তিন লাখ টাকা করা কর্পোরেট কর কমপক্ষে আড়াই শতাংশ হারে কমানো জরিমানা দিয়ে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের বিদ্যমান ব্যবস্থা কেবলমাত্র উৎপাদনশীল খাতের জন্য রাখার দাবিও জানানো হয়। এ সময় ডিসিসিআইয়ের নেতৃবৃন্দসহ অর্থমন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ডিসিসিআই সভাপতি রাজনৈতিক অস্থিরতায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের জন্য বিশেষ কর ছাড় বন্দর শুল্কসহ বিভিন্ন চার্জ ও জরিমানা অর্ধেক কমানো অটোমোবাইল শিল্পের জন্য যথাযথ নীতিমালা প্রণয়ন ও রোডম্যাপ বাস্তবায়ন করার পাশাপাশি স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া এবং দেশীয় শিল্পের সুরক্ষায় ব্যবস্থা নেয়ারও দাবি জানান। অর্থমন্ত্রী বলেন এবারের বাজেটে রিফাইনারি খাতে বরাদ্দ রাখা হবে এবং সরকার কমপক্ষে ৫ মিলিয়ন টন পেট্রোলিয়াম ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি রিফাইনারি স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। জ্বালানি তেলের দাম কমানোর বিষয়ে বাস্তবভিত্তিক সমন্বয় ব্যবস্থা গ্রহণ করারও আশ্বাস দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6301.csv b/Bangla_fin_news_articles/6301.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..070600dbaefc24ce020d2f2194fb80a6f53ebd7e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6301.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6301,রাজশাহীতে ব্যাটারি চালিত অটোকার কারখানা হচ্ছে,2015-05-25,রাজশাহী অফিস,রাজশাহী মহানগরীর বিসিক শিল্প এলাকায় ২০১৬ সালের জুন মাস নাগাদ ব্যাটারিচালিত অটোকার অটোমোবাইল তৈরির নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। বাংলাদেশের এনা গ্রুপের সহায়তায় গাড়ি তৈরি করবে দক্ষিণ কোরিয়ার তিনটি কার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান জিনওয়া বিএমজি ও কেআরডব্লিউ। তিনটি কার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের ১১ সদস্যের প্রতিনিধিদল প্রস্তাবিত কারখানার স্থান পরিদর্শন করেছেন। এনা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক এমপি সাংবাদিকদের জানান আগামী বছরের জুন মাস নাগাদ অটোকার তৈরি করা সম্ভব হতে পারে। তিনি জানান এখানে তৈরি হওয়া অটোকারগুলোতে উন্নতমানের লিথিয়াম ব্যাটারি সংযুক্ত থাকবে। যা একবার চার্জ দিলে একশ কিলোমিটার পর্যন্ত চলবে। কারগুলোর তৈরি খরচ পড়বে ১৮ হাজার ডলার বা ১২ লাখ বাংলাদেশি টাকা। এই অটোকারগুলো বিদেশে রফতানি করা হবে। এক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেয়া হবে ইউরোপের বাজার। বিদেশি কোম্পানিগুলো একশ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কারখানায় শ্রমিক নিয়োগ ও অন্যান্য সব ধরনের সহযোগিতা করবে এনা গ্রুপ। রাজশাহী চেম্বার সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং অঞ্চলের আরো বিদেশী বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন এ অঞ্চলে বিশেষ করে কৃষি ও কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে আরো বিদেশী বিনিয়োগ জরুরী হয়ে উঠেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6302.csv b/Bangla_fin_news_articles/6302.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..856f203d28ce816f60c8725e4752af766a76ffe9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6302.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6302,ডিএসইর সূচক বেড়েছে প্রায় তিন শতাংশ,2015-05-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দ্বিতীয় দিনের মতো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেনে কারিগরি ত্রুটি দেখা দিলেও লেনদেন হয়েছে অন্য দিনের মতোই চার ঘণ্টা। ফলে লেনদেনে নেতিবাচক প্রভাব পড়েনি। সোমবার ডিএসইতে প্রায় ৮০ ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। ফলে সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে প্রায় তিন শতাংশ। আর লেনদেন হয়েছে সাড়ে আটশ কোটি টাকারও বেশি। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন সঞ্চয়পত্রের সুদ কমানোর বিষয়টি কার্যকর হওয়ায় অনেকেই শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করছেন। এতে বাজারে নতুন বিনিয়োগ আসতে শুরু করেছে। ফলে লেনদেন ও সূচক বেড়েছে। এ অবস্থায় বাজারে লেনদেন ত্রুটি যেন আর না হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে। অন্যথায় বাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমে যেতে পারে। তথ্যে দেখা গেছে সোমবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স পয়েন্ট ১৩০ বেড়ে ৪ হাজার ৬১৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৫৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৮৫৫ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫১২ কোটি ৬১ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৫০টির কমেছে ৪৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩০৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ১৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১০৬ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২৫ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৭টির কমেছে ৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে চার কোম্পানির শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার পেছনে কোন কারণ নেই বলে জানিয়েছে ডিএসই। দর বৃদ্ধির কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিশের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো কাশেম ড্রাই সেল সামিট এ্যালায়েন্স পোর্ট সাইফ পাওয়ার টেকনোলজি ও পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6303.csv b/Bangla_fin_news_articles/6303.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ddbd793d46d0089d2dc3d5d596fb3ef6a7d95d50 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6303.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6303,এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মাতলুব আহমেদ,2015-05-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের এফবিসিসিআই সভাপতি হয়েছেন আবদুল মাতলুব আহমাদ। প্রথম সহসভাপতি হয়েছেন বিজিএমইএ এর সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন এবং সহসভাপতি হয়েছেন চট্টগ্রাম চেম্বারের সভাপতি মাহবুবুল আলম। এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান সংসদ সদস্য আলী আশরাফ সোমবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তাদের তিনজনকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করেন। চূড়ান্ত ঘোষণা দেয়া হবে ২৮ মে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6304.csv b/Bangla_fin_news_articles/6304.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4eea3b25f16d9a821b8f0217989fa99f641c5ef6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6304.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6304,‘জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় করা হবে’,2015-05-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন জ্বালানি তেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করা হবে। সোমবার সচিবালয়ে বারভিডার বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিকল ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন নেতারা অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি নেতাদের সঙ্গে প্রাকবাজেট আলোচনায় এ কথা বলেন অর্থমন্ত্রী। এরপর অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন রিকন্ডিশন হাইব্রিড গাড়ি আমদানির সুযোগ পাবেন ব্যবসায়ীরা। আগামী বাজেটে এ সুযোগ দেয়া হবে। সভায় ঢাকা চেম্বারের সভাপতি হোসেন খালেদ জ্বালানি তেলের দাম কমানোর প্রস্তাব দিলে অর্থমন্ত্রী বলেন জ্বালানি তেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করা হবে। জ্বালানি তেল আমদানির সময়ে অনেক ভর্তুকি দেয়াতে এর মূল্য কমানো সম্ভব হয়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6305.csv b/Bangla_fin_news_articles/6305.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d01b1b52c1eaffbd7e8cb48fede3aa27cd2b1d4a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6305.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6305,সার্ভারে ত্রুটি আবারো ডিএসইর লেনদেন বন্ধ,2015-05-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সার্ভারে কারিগরি ত্রুটির কারণে সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনেও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন বন্ধ রয়েছে। সোমবার নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা পরও এ বাজারে লেনদেন শুরু হয়নি। ডিএসইর উপমহাব্যবস্থাপক শফিকুর রহমান গণমাধ্যমকে জানান আগের দিনের মত একই সমস্যায় লেনদেন বন্ধ আছে। প্রতিদিন সকালে ব্রোকাররা ম্যাচিউরড শেয়ার ও টাকার লেনদেনের তথ্য মূল সার্ভারে পাঠান। সকালে সার্ভার ওই তথ্য সমন্বয় করতে না পারায় লেনদেন শুরু করতে দেরি হচ্ছে। তবে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সময়মতো লেনদেন শুরু হয়েছে বলে জানান তিনি। নিয়ম অনুযায়ী সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হয়ে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত লেনদেন চলে।কিন্তু এ ত্রুটির কারণে রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরু হয় দুপুর ২টা ২০ মিনিটে। পরে বিকাল ৪টা পর্যন্ত লেনদেন চালানো হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6306.csv b/Bangla_fin_news_articles/6306.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa9ef28d36aa2820f6e44c3492a0284e624f24bb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6306.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6306,বাজেটে বিশেষ তহবিল চান আবাসন ব্যবসায়ীরা,2015-05-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের আবাসন শিল্প রক্ষায় চলমান মন্দা অবস্থা কাটাতে আসন্ন বাজেটে হাউজিং লোন নামে ২০ হাজার কোটি টাকার একটি বিশেষ তহবিল গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ রিহ্যাব। কারণ সরকারি সহায়তা ছাড়া আবাসন খাতের ব্যবসায় চলমান চরম মন্দা কাটবে না বলে জানিয়েছেন এ খাতের ব্যবসায়ী নেতারা। এ ছাড়া ১৫শ বর্গফুট আয়তনের বা এর চেয়ে ছোট ফ্ল্যাট ক্রয়ে ক্রেতাদের ৭ থেকে ৯ শতাংশ সুদে ঋণ প্রদান ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশনে বিদ্যমান গেইন ট্যাক্স স্ট্যাম্প ফি ও মূল্য সংযোজন কমিয়ে অর্ধেকে নামিয়ে আনার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে সংগঠনের পক্ষ থেকে। গতকাল সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে প্রাকবাজেট আলোচনায় এসব দাবি তুলে ধরেন সংগঠনের সভাপতি আলমগীর শামছুল আলামিন। এছাড়া আসন্ন জাতীয় বাজেটকে সামনে রেখে কর সুবিধা ও নগদ প্রণোদনা প্রদানসহ বিভিন্ন দাবি নিয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে আরও তিনটি সংগঠনের নেতারা সাক্ষাত্ করেন। সংগঠন তিনটি হচ্ছে বাংলাদেশ সিরামিক ওয়্যারস ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ ফার্নিচার এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ গার্মেন্টস এক্সেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন। রিহ্যাব সভাপতি বলেন বিশেষ তহবিল গঠনের মাধ্যমে ক্রেতাদের সিঙ্গেল ডিজিটে ঋণ দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। কারণ সরকারি সহায়তা ছাড়া আবাসন খাতের ব্যবসায় চলমান চরম মন্দা কাটবে না। আর শুধু রাজধানীতেই প্রায় ১০ হাজার ফ্ল্যাট অবিক্রীত রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। বৈধভাবে উপার্জিত অপ্রদর্শিত অর্থ কোন প্রশ্ন ব্যতিরেকে ভবন বা এ্যাপার্টমেন্টে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়ার দাবি জানান তিনি। এছাড়া এনবিআরের আওতাধীন রেজিস্ট্রেশন সংশ্লিষ্ট কর যথাক্রমে গেইন ট্যাক্স ৪ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ স্ট্যাম্প ফি ৩ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ দশমিক ৫ শতাংশ এবং মূল্য সংযোজন কর ৩ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ দশমিক ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব দেন তিনি। আর সকল ভবনে অগ্নি নিরাপত্তার জন্য আগামী ৫ বছর অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র ও উপকরণ আমদানি শুল্কমুক্ত রাখারও প্রস্তাব করেনতিনি। এদিকে আসন্ন জাতীয় বাজেটকে সামনে রেখে বাজেটে অন্তর্ভুক্তির জন্য চার দফা সুপারিশ করেছেন বাংলাদেশ সিরামিক ওয়্যারস ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশন নেতারা।তাদের দাবির বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন এতদিনেও যদি আপনারা সক্ষমতা অর্জন করতে না পারেন তাহলে কিভাবে হবে অর্থমন্ত্রীর এ বক্তব্যের প্রেক্ষিতে সিরামিক এসোসিয়েশনের নেতারা বলেন তাদের উত্পাদিত পণ্যের গুণগত মান আন্তর্জাতিক মানের হলেও দামের প্রতিযোগিতায় তারা টিকতে পারছেন না। তাছাড়া দেশীয় শিল্পকে সুরক্ষা দেয়া হবে সরকারের এ প্রতিশ্রুতির প্রেক্ষিতেই উদ্যোক্তরা শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। এ প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন আমদানিকৃত পণ্যের ওপর সম্পূরক ও নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ করাটাই হচ্ছে সর্বোচ্চ সুরক্ষা প্রদান। কিন্তু আগামীতে এটা কমবেই। কতটা কমানো হবে সেটা বলা যাচ্ছে না। তবে ধীরে ধীরে কমানো হবে বলে জানান তিনি। আলোচনায় অংশ নিয়ে দেশের ফার্নিচার রফতানির বিপরীতে বিকল্প নগদ সহায়তা চেয়েছেন বাংলাদেশ ফার্নিচার এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনর নেতারা। অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের সময় সংগঠনের সভাপতি কে এম আকতারুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন। গার্মেন্টস এক্সেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের ৯ দফা দাবি আসন্ন জাতীয় বাজেটকে সামনে রেখে ইউপি জারির দায়িত্ব এসোসিয়েশনের ওপর অর্পণ ও রফতানিতে নগদ সহায়তা প্রদানসহ ৯ দফা দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ গার্মেন্টস এক্সেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন নেতারা। তাদের দাবির প্রেক্ষিতে অর্থমন্ত্রী ইতোপূর্বে গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইউপি জারি সংক্রান্ত জটিলতার বিষয়টি সমাধানের আশ্বাস দেন এবং নগদ প্রণোদনা প্রদানের বিষয়টি বাজেটের পর পর্যালোচনা করা হবে বলে জানান অর্থমন্ত্রী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6307.csv b/Bangla_fin_news_articles/6307.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4305ceccb7fd6dd4e6fcca37ea653114e4c58e9d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6307.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6307,অনলাইনে সেরাদের সেরা,2015-05-25,আহসান রনি,আবুল কাশেম বর্তমানে চট্টগ্রামভিত্তিক অনলাইন কোম্পানি এক্সপোনেন্ট ইনফোসিস্টেমের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করছেন। এ কোম্পানির অঙ্গপ্রতিষ্ঠান বিডিহাইয়ার ডটকম এবং উইবিল্ডলিংক ডটকমেরও প্রধান ব্যক্তি তিনি। নিজের ব্যবসা পরিচালনার পাশাপাশি ওয়েব টেকনোলজি ও সলিউশন নির্বাচন ওয়েব স্ট্র্যাটেজি তৈরি ও অনলাইন মার্কেটিং পরামর্শক হিসেবেও কাজ করেন তিনি। তার গল্প শোনাচ্ছেন আহসান রনি আবুল কাশেম যখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের ছাত্র তখন তিনিও হয়তো কল্পনা করেননি একদিন অনলাইনই হবে তার কাজের ক্ষেত্র। কিন্তু তিনি কাজ শুরু করেছেন এবং তীব্র অনলাইন প্রীতি ও উদ্যোক্তা হওয়ার নেশা থেকে চট্টগ্রামে থেকেও গড়ে তুলেছেন ব্যবসাসফল তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এক্সপোনেন্ট ইনফোসিস্টেম। কিন্তু শুরুটা কিভাবে জানতে চাইলে কাশেম জানান অনলাইনে কাজ করার আগ্রহ থেকেই সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে এপটেক থেকে তিন বছরের অ্যাডভান্স ডিপ্লোমা করেন। কোর্স শেষে কিছুদিন সেখানে শিক্ষকতা করেন। উদ্যোক্তা হওয়ার নেশায় মন বসেনি সেখানে। গ্রামীণ ছেড়ে ২০০২ সালে শুরু করেন ফ্রিল্যান্সিং। পরে চালু করেন একটি সফটওয়্যার তৈরির প্রতিষ্ঠান। স্থানীয় বাজারে বিশেষ করে শিপিং ব্যবসায় জড়িত অনেকগুলো বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের জন্য সফটওয়্যার তৈরিও করেন। একসময় গড়ে তোলেন অনলাইন বিপণন প্রতিষ্ঠান এক্সপোনেন্ট। প্রথমে একটি ক্ষুদ্র্র উদ্যোগ থাকলেও এখন তার কোম্পানি ইন্টারনেট মার্কেটিং সার্ভিসের পাশাপাশি ওয়েবসাইট তৈরি পরিচালনা বিপণনভিত্তিক বিভিন্ন সেবা ও ভিএ সার্ভিস দিয়ে থাকে। তিনি চালু করেন পরামর্শভিত্তিক দুটি সাইট পরামর্শডটকম ও এক্সএকাডেমি। পরামর্শডটকম মূলত পরামর্শভিত্তিক ব্লগ। এখানে যে কেউ নিজের অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান অন্যের সঙ্গে বিনিময় করার সুযোগ পান। অন্যদিকে এক্সএকাডেমি হলো ইন্টারনেট বিজনেস তৈরির কোর্স। এক মার্কিনির সঙ্গে যৌথভাবে এক্সএকাডেমি তৈরি করেছেন তিনি। কাশেম বলেন এ কোর্সের মাধ্যমে অনলাইন উদ্যোক্তারা সহায়তা পাবেন। নিজের ভালো লাগা বা পছন্দের বিষয়ে সাইট তৈরি করে ধীরে ধীরে সফল অনলাইন ব্যবসা তৈরির কৌশল বা উপায় নিয়ে কোর্সটি সাজানো হয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি গৃহিণী চাকরিজীবী বা অনলাইন পেশাজীবীরা নিজের ব্যবসা চালু করে সফল হতে পারেন। কাসেম বাংলাদেশে প্রথম সিমপোডটওআরজি সার্টিফাইড অ্যাডভান্স এসইওএসইএম বিশেষজ্ঞ। এ ছাড়া বর্তমানে তিনি সফটওয়্যার রপ্তানিকারকদের সংগঠন বেসিসের ওয়েব কনটেন্ট ও ইমার্কেটিং স্ট্যান্ডিং কমিটির মনোনীত চেয়ারম্যান। নিজের কোম্পানির শুরু স্মৃতি রোমন্থন করে কাশেম বলেন অর্থনৈতিকভাবে শুরু থেকেই বেশ ভালো অবস্থায় পৌঁছে গিয়েছিলাম। ব্যবসা শুরু করতে কারো কাছ থেকে টাকা নিইনি। শুরু থেকেই একাই ছিলাম। আর পরে দুই বছরে সেটা ৪০ জনের টিমে রূপান্তরিত হয়। শুরুতেই খুব দ্রুত ব্যবসা বাড়তে থাকে। প্রতি ছয় মাস অন্তর অন্তর অফিস পরিবর্তন করতে হচ্ছিল স্থান সংকুলান হচ্ছিল না বলে। বিশ্বের অনেকগুলো বড় ফার্মের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি হয়। কিছু না করেও অনেক ভালো সেবা বিক্রি করতে পেরেছি যা আমার জন্য বড় অর্জন। নতুনদের জন্য পরামর্শ দিতে গিয়ে কাশেম বলেন এটিকে ক্যারিয়ার করার আগে বিস্তারিত ভাবতে হবে। পরে সে অনুযায়ী কাজ শুরু করতে হবে। ধৈর্যের সাথে কাজ করলে সফলতা আসবেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6308.csv b/Bangla_fin_news_articles/6308.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cb5aab66f341d7433bfd99db93501ab8f19334d8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6308.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6308,বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন এবং মানবপাচার,2015-05-25,আহসান রনি,বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স আয় করে এমন শীর্ষ ১০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ সপ্তম অবস্থানে রয়েছে। বিদায়ী বছরে বাংলাদেশ ১ হাজার ৪৯৩ কোটি ডলারের রেমিটেন্স সংগ্রহ করেছে। বাংলাদেশের রেমিটেন্সের বেশিরভাগই প্রবাসীদের পাঠানো। এই রেমিটেন্স বাংলাদেশের মোট দেশজ উত্পাদনে জিডিপি প্রায় ১২ শতাংশ অবদান রাখছে। সম্প্রতি প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের এক গবেষণা প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।বাংলাদেশের প্রধান বৈদেশিক মুদ্রার উত্স প্রবাসী শ্রমিকদের পাঠানো অর্থ। গত অর্থ বছরে এর পরিমাণ ছিল অন্তত পক্ষে ১ লক্ষ ১০ হাজার ৫৮২ কোটি টাকা। অন্যদিকে গত দশ বছরে দেশে এসেছে প্রায় বিশ হাজার প্রবাসী শ্রমিকের লাশ। এই লাশের দায় কেউ নেয়নি। এই মৃত্যুর একটা বড় অংশই অস্বাভাবিক। কর্মস্থলের নিরাপত্তা সংক্রান্ত দুর্ঘটনা অতিরিক্ত কাজের চাপের কারণে অসুস্থতা বাসস্থান ও খাদ্য সংকট কর্মস্থলে শারীরিক নিপীড়ন স্থানীয় বাসিন্দাদের হামলা গ্রেফতারের আতঙ্ক উদ্বেগএসবই এই মৃত্যুর সারিকে দীর্ঘতর করেছে। গোপনে পাচারের সময়ে কত অজস্র বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন মালবাহী ট্রাকে বা জাহাজের খোলে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে জাহাজডুবিতে সীমান্তরক্ষীর তাড়া খেয়ে বরফে জমে তার ইয়াত্তা নেই। এই মৃত্যুর সংখ্যা কত উদ্বেগজনক হারে প্রতিবছর বৃদ্ধি পাচ্ছে তা বোঝা যাবে একটি সরকারি তথ্য থেকেই। ২০০৮ থেকে ২০১৩ ছয় বছরে ৫৬টি দেশ থেকে লাশ এসেছে ১৩ হাজার ৮৭২ জন প্রবাসীর। এর আগে ২০০৩ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত এসেছে ৬ হাজার ১৭টি লাশ। আরও আগে ২০০২ সাল পর্যন্ত ৩ হাজার ৬১৩ জন প্রবাসী শ্রমিকের লাশ আসার তথ্য আছে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে। এর পাশাপাশি রয়েছে মানবপাচার। বাংলাদেশ থেকে মানবপাচারের পরিমাণ দিন দিন বেড়েই চলেছে। অর্থনৈতিক সংকট দূর করতে মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে নারীপুরুষ পাচার করা হচ্ছে। চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে নারীদের পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করা হচ্ছে অথবা পতিতাপল্লিতে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। দালালদের খপ্পরে পড়ে এভাবে জীবন শেষ হয়ে যাচ্ছে অনেকেরই। কোনো ব্যক্তিকে তার দেশের অভ্যন্তরে বা বাইরে বিক্রি বা পাচারের উদ্দেশ্যে লুকিয়ে রাখা আশ্রয় দেওয়া বা অন্য কোনোভাবে সহায়তা করা হলে মানবপাচার হিসেবে গণ্য হবে। মানব পাচাররোধে মানবপাচার আইন ২০১২এর সঠিক প্রয়োগ এবং সরকারিভাবে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করলে মানবপাচারের সংখ্যা কমে আসতে পারে বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। এ বিষয়ে ড. শাহদীন মালিক বলেন মানবপাচারের সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বেড়ে গেছে। মানবপাচার আইনের সঠিক ব্যবহার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এ বিষয়ে তত্পর হলে মানবপাচার কমে আসবে। বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট ফাহিমা নাসরিন মুন্নি এ বিষয়ে এ বলেন মানুষ অভাবের তাড়নায় নারীপুরুষ বিদেশে পাড়ি জমাতে চায়। কিন্তু দালালরা নারীদের অনৈতিক কাজে বাধ্য করছে বা বিক্রি করে দিচ্ছে। তাই প্রথমে দেশের কর্মসংস্থান বৃদ্ধির পাশাপাশি সরকারিভাবে মানুষকে বিদেশে যাওয়ার সুবিধা নিশ্চিত ও নিরাপদ করতে হবে। এ ছাড়া পাচারকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6309.csv b/Bangla_fin_news_articles/6309.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..acf10d0f69301f065c60a4d69dbe7f1fd12d566f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6309.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6309,এফবিসিসিআইয়ে উন্নয়ন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়,2015-05-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশেন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই নির্বাচনে নিটলনিলয় গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল মাতলুব আহমাদের নেতৃত্বাধীন উন্নয়ন পরিষদ সংখ্যাগরিষ্ঠ পদে জয়লাভ করেছেন। অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপের ১৬ জন পরিচালকের মধ্যে ১৩ জন বিজয়ী হয়েছেন উন্নয়ন পরিষদ থেকে। আর চেম্বার গ্রুপের ১৬ জন পরিচালকের মধ্যে ১২টি পদে জয়ী হয়েছে এ গ্রুপ। গতকাল রবিবার সকালে অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপের এবং শনিবার রাতে চেম্বার গ্রুপের বিজয়ীদের নাম প্রাথমিকভাবে ঘোষণা করেছেন নির্বাচন বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক আলী আশরাফ। শনিবার সকাল ৯টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। নির্বাচনে দুই হাজার ২০২ জন ভোটার ছিলেন। অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপের এক হাজার ৭৬৬ জন ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন এক হাজার ৫৩৩ জন। অন্যদিকে চেম্বার গ্রুপে ৪১৮ জন ভোটার ভোট দিয়েছেন। এ গ্রুপে ভোটার ছিলেন ৪৩৬ জন। অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপে বিজয়ী নির্বাচন বোর্ড চেয়ারম্যান জানান এক হাজার ৯৩ ভোট পেয়ে অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপে প্রথম হয়েছেন মো. হেলাল উদ্দিন। যিনি উন্নয়ন পরিষদ প্যানেল থেকে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপে মোট ৩৩ জন প্রার্থী ছিলেন। অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপে অন্য বিজয়ীরা হলেন নিজাম উদ্দিন রাজেশ ১০৭৮ ভোট হারুন অর রশিদ ১০৪৫ শামীম আহসান ১০৩৮ আবু মোতালেব ১০১৮ হাবিবুল্লাহ ডন ১০১২ কে এম আখতারুজ্জামান ৯৭৬ শোয়েব চৌধুরী ৯৭০ মো. মুনতাকিম আশরাফ ৯৬৭ এস এম জাহাঙ্গীর ৯৬৫ আবু নাসের ৯৫১ আবুল আয়েস খান ৯৩৮ খোন্দকার রুহুল আমীন ৯০৬ আমীন হেলালী ৯০৪ শাফকাত হায়দার ৮৯০ ও শফিকুল ইসলাম ভরসা ৮৮৯। এ ১৬ জনের মধ্যে আবুল আয়েস চৌধুরী খোন্দকার রুহুল আমীন ও শাফকাত হায়দার ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদ থেকে নির্বাচন করেছেন। বাকিরা উন্নয়ন পরিষদের। চেম্বার গ্রুপের বিজয়ী চেম্বার গ্রুপ থেকে পরিচালক প্রার্থী ছিলেন ৩০ জন। এ গ্রুপে সবচেয়ে বেশি ভোট ৩৩৫ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আমিনুল হক শামীম। এছাড়া দিলীপ কুমার আগারওয়াল ৩১৮ গাজী গোলাম আসরিয়া ৩১২ শেখ ফজলে ফাহিম ২৯৬ নিজাম উদ্দিন ২৯৫ মনোয়ারা হাকিম আলী ২৯৩ প্রবীর কুমার সাহা ২৮৫ নূরুল হুদা মুকুট ২৬৪ হাসিনা নেওয়াজ ২৫৫ নাগিবুল ইসলাম দিপু ২৪৯ মাসুদ পারভেজ খান ইমরান ২৪৬ বজলুর রহমান ২৪০ মোহাম্মদ আনোয়ার সাদাত সরকার ২৩৯ তাবারাকুল তোসাদ্দেক হোসেন খান টিটো ২৩৩ ও রেজাউল করীম রেনজু ২১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। এ ১৫ জনের মধ্যে মনোয়ারা হাকিম আলী মাসুদ পারভেজ খান ইমরান ও তাবারাকুল তোসাদ্দেক হোসেন খান টিটো স্বাধীনতা ব্যবসায়ী পরিষদ থেকে নির্বাচন করেছেন। বাকিরা উন্নয়ন পরিষদ থেকে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। চেম্বার গ্রুপে ১৬তম পরিচালক পদে সমান ভোট পেয়েছেন দুজন। তারা মনোয়ারা হাকিম আলীর প্যানেলের। তারা ২০৫ ভোট পেয়েছেন। এ দুজন হলেন কোহিনুর ইসলাম ও মোহাম্মদ মাসুদ। নির্বাচন কমিশনার আলী আশরাফ এ বিষয়ে বলেছেন নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী এ বিষয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। প্রসঙ্গত নির্বাচিত এসব পরিচালকের বাইরে ১০টি করে বিশেষ চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশন রয়েছে যাদের থেকে একজন করে প্রতিনিধি এফবিসিসিআইর পরিচালনা পর্ষদে মনোনীত পরিচালক হিসেবে অংশ নিবেন। ৫২ জন পরিচালক নিয়েই গঠিত হবে এফবিসিসিআইয়ের পরিচালনা বোর্ড। নির্বাচিত ও মনোনীত পরিচালকরাই পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি প্রথম সহসভাপতি ও সহসভাপতি নির্বাচন করবেন। বিধি অনুযায়ী এবার চেম্বার গ্রুপ থেকে সভাপতি এবং সহসভাপতি নির্বাচিত হবেন। আর অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে প্রথম সহসভাপতি নির্বাচিত হবেন। আজ সোমবার এ তিনটি পদে নির্বাচন হবে। এবারের নির্বাচনে তিনটি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। এগুলো হলো নিটলনিলয় গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল মাতলুব আহমাদের নেতৃত্বাধীন উন্নয়ন পরিষদ সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসাইন ড. কাজী এরতেজা হাসান ও শাফকাত হায়দারের নেতৃত্বে ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদ এবং এফবিসিসিআইয়ের বর্তমান সিনিয়র সহসভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলীর নেতৃত্বাধীন স্বাধীনতা ব্যবসায়ী পরিষদ। উন্নয়ন পরিষদ অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বার দুই গ্রুপ থেকেও প্রার্থী দিলেও ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদ শুধু অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ ও স্বাধীনতা ব্যবসায়ী পরিষদ কেবল চেম্বার গ্রুপ থেকে প্রার্থী দিয়েছিল। এবার যেহেতু চেম্বার গ্রুপ থেকে সভাপতি হবেন তাই উন্নয়ন পরিষদের নেতা আবদুল মাতলুব আহমাদ আগামী মেয়াদে সভাপতি হবেন সেটা নিশ্চিত হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6310.csv b/Bangla_fin_news_articles/6310.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..999f1e327b094753507926816c88946e28dc8b29 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6310.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6310,মংলায় আটকে আছে পণ্যবাহী দুই সহস্রাধিক কন্টেইনার,2015-05-25,এইচ এম দুলাল মংলা বাগেরহাট সংবাদদাতা,সিঅ্যান্ডএফ মালিক ও কর্মচারীদের অব্যাহত ধর্মঘটে মংলা বন্দরের জেটির কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। মংলা বন্দর জেটি এলাকা দিয়ে পণ্য আমদানিরফতানির সকল কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এতে বন্দর জেটি থেকে আমদানি পণ্যের কোন চালান খালাস কিংবা ডেলিভারি বন্ধ রয়েছে। ফলে গত পাঁচ দিনে প্রায় ৫০ কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়েছে কাস্টমস শুল্ক বিভাগ। মংলা বন্দরে আমদানিরফতানি করা পণ্য পরীক্ষানিরীক্ষার নামে হয়রানি ও নাজেহালের অভিযোগ তুলে গত বুধবার থেকে কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করে আসছে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস মালিক ও শ্রমিককর্মচারীরা। কাজ না থাকায় ২ হাজার শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন। এদিকে ধর্মঘটের পঞ্চম দিন গতকাল রবিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বন্দর জেটি সংলগ্ন কাস্টমস শুল্ক ভবনের সামনে বিক্ষোভ মিছিলসহ অবস্থান কর্মসূচি পালন করে শ্রমিকরা। অবিলম্বে দাবি মেনে নেয়া না হলে বন্দর অচলসহ কঠোর কর্মসূচি গ্রহণের হুঁশিয়ারি দিয়েছে আন্দোলনকারীরা। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশন ও কর্মচারী ইউনিয়নের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন খুলনা চেম্বার অব কমার্সসহ বিভিন্ন সংগঠন। মংলা বন্দর কাস্টমস ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্ট এসোসিয়েশনের ও কর্মচারী ইউনিয়নের নেতাদের অভিযোগ মংলা কাস্টমস কর্তৃপক্ষ পরীক্ষানিরীক্ষার নামে অধিক কালক্ষেপণের কারণে পণ্যের গুণগতমান নষ্ট আমদানি ও রফতানি কাজে ব্যাঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। ফলে ব্যবসায়িক ক্ষতি ও ঝুঁকি এবং শ্রমিকরা আর্থিক ক্ষতির মধ্যে পড়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছে। নির্ধারিত সময়ে মালামাল সরবরাহ করতে না পারায় ব্যবসায় চরম ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন মংলা বন্দর ব্যবহারকারীরা। বন্দর সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায় সিঅ্যান্ডএফর মালিক ও কর্মচারীদের ধর্মঘট না হলে মংলা বন্দর জেটি থেকে গত চার দিনে প্রায় এক হাজারেও বেশি কন্টেইনার লোডিং হতো এবং মালামাল বোঝাই করা কন্টেইনার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে তা খালাসের জন্য চলে যেতো। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বন্দরের এক কর্মকর্তা জানান চলমান এ ধর্মঘটের কারণে মংলা বন্দর জেটিতে আমদানি পণ্যের ১ হাজার ৪শ এবং রপ্তানিযোগ্য পণ্যের ৮শ কন্টেইনার আটকে আছে। নির্ধারিত সময় কাস্টমস কায়ীক পরীক্ষাসহ কার্যাদি সম্পূর্ণ না হওয়ায় বন্দরের কন্টেইনার ইয়ার্ড থেকে ছাড় করাতে পারছে না আমদানিকারকরা। একইভাবে হিমায়িত চিংড়িসহ রপ্তানিযোগ্য পণ্যও আন্তর্জাতিক বাজারে পাঠানোর প্রক্রিয়াও অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে। বন্দরের তথ্য অনুয়ায়ী কন্টেইনার পরিবহনের জন্য এ সপ্তাহে ২টি সমুদ্রগামী বাণিজ্যিক জাহাজ আগমনের সিডিউল রয়েছে তাদের কাছে। তবে সিঅ্যান্ডএফ মালিকশ্রমিকদের এ আন্দোলন অব্যাহত থাকলে ওই দুটি বাণিজ্যিক জাহাজের আগমনও অনিশ্চিত হতে পারে। ধর্মঘটের কারণে দেশিবিদেশি কন্টেইনার জাহাজও বন্দর জেটিতে ভিড়ার সিডিউল পরিবর্তন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তবে মংলা বন্দরে বর্তমানে ৯টি দেশিবিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ অবস্থান করছে। এ জাহাজগুলো বন্দরের হারবাড়িয়া ও বহির্নোঙ্গরে অবস্থান করে মালামাল বোঝাই ও খালাস করছে। এছাড়া একটি মেশিনারিজ মেশিনের যন্ত্রাংশ জাহাজ বন্দর জেটিতে মালামাল খালাস করছে বলে জানান বন্দরের হারবার বিভাগ। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস এসোসিয়েশন সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ হাসান টিটো জানান বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট এসোসিয়েশন বাগেরহাট চেম্বার খুলনা চেম্বার অব কমার্স ও মংলা বন্দর ব্যবহারকারী সমন্বয় পরিষদসহ বেশ কয়েকটি সংগঠন আমাদের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6311.csv b/Bangla_fin_news_articles/6311.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..910e02add475245806e59ee435b9d4a28f5be9b8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6311.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6311,প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়ন প্রকেল্প বাড়তি ঋণ এডিবির,2015-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়ন প্রকল্পে বাড়তি ১২ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। সরকারের ৬ বছর মেয়াদি প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন প্রকল্পে এ অর্থ ব্যয় হবে। এ প্রকল্পে আরো অর্থায়ন করছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইইউ বিশ্বব্যাংকসহ গ্লোবাল পার্টনারশিপ ফর এডুকেশন ইউএন চিলড্রেন ফান্ড। ২০১১ সাল থেকে শুরু হওয়া ৯.৮ বিলিয়ন ডলারের প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন প্রকল্পে এডিবি ঋণ দিচ্ছে ৩২ কোটি ডলার। ২০১৭ সালের জুন নাগাদ প্রকল্পটি শেষ হবে। রবিবার এডিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ১ কোটি ৯৫ লাখ শিশুদের শিক্ষার মান উন্নয়নে নেয়া এ প্রকল্পে দেয়া বাড়তি অর্থায়ন শিশুদের শিক্ষার মান শিক্ষার সুযোগ এবং দক্ষতা বাড়াতে সহায়তা করবে। এ প্রকল্পের মধ্যমেয়াদি মূল্যায়নে দেখাগেছে প্রকল্পের মাধ্যমে প্রথমিক শিক্ষায় ভর্তির হার বৃদ্ধি এবং ঝরে পরার হার কমে আসলেও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীসহ পিছিয়েপড়া জনগোষ্ঠীর শিশুরা তুলনামূলক পিছিয়ে রয়েছে। ধনীগরিব শিশুদের মাঝে বৈষম্যেসহ স্কুলেও বৈষম্য রয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমৈ শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের পাশাপাশি বৈষম্য কমে আসতে সাহায্য করবে বলে এডিবি আশা করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6312.csv b/Bangla_fin_news_articles/6312.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e7a6273b22b099e5e74e4b371c486ec3eb2d88d7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6312.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6312,বাজেটে বিশেষ তহবিলের প্রস্তাব আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের,2015-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের আবাসন শিল্প রক্ষায় চলমান মন্দা অবস্থা কাটাতে আসন্ন বাজেটে হাউজিং লোন নামে ২০ হাজার কোটি টাকার একটি বিশেষ তহবিল গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ রিহ্যাব। কারণ সরকারি সহায়তা ছাড়া আবাসন খাতের ব্যবসায় চলমান চরম মন্দা কাটবে না বলে জানিয়েছেন এ খাতের ব্যবসায়ী নেতারা। এ ছাড়া ১৫শ বর্গফুট আয়তনের বা এর চেয়ে ছোট ফ্ল্যাট ক্রয়ে ক্রেতাদের ৭ থেকে ৯ শতাংশ সুদে ঋণ প্রদান ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশনে বিদ্যমান গেইন ট্যাক্স স্ট্যাম্প ফি ও মূল্য সংযোজন কমিয়ে অর্ধেকে নামিয়ে আনার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে সংগঠনের পক্ষ থেকে। গতকাল সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে প্রাকবাজেট আলোচনায় এসব দাবি তুলে ধরেন সংগঠনের সভাপতি আলমগীর শামছুল আলামিন। এছাড়া আসন্ন জাতীয় বাজেটকে সামনে রেখে কর সুবিধা ও নগদ প্রণোদনা প্রদানসহ বিভিন্ন দাবি নিয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে আরও তিনটি সংগঠানের নেতারা সাক্ষাৎ করেছেন। সংগঠন তিনটি হচ্ছে বাংলাদেশ সিরামিক ওয়্যারস ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ ফার্নিচার এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ গার্মেন্টস এক্সেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন। রিহ্যাব সভাপতি বলেন বিশেষ তহবিল গঠনের মাধ্যমে ক্রেতাদের সিঙ্গেল ডিজেটে ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। কারণ সরকারি সহায়তা ছাড়া আবাসন খাতের ব্যবসায় চলমান চরম মন্দা কাটবে না। আর শুধু রাজধানীতেই প্রায় ১০ হাজার ফ্ল্যাট অবিক্রীত রয়েছে বলে উল্লে করেন তিনি। বৈধভাবে উপার্জিত অপ্রদর্শিত অর্থ কোন প্রশ্ন ব্যতিরেকে ভবন বা অ্যাপার্টমেন্টে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়ার দাবি জানান তিনি। এছাড়া এনবিআরের আওতাধীন রেজিষ্ট্রেশন সংশিষ্ট কর যথাক্রমে গেইন ট্যাক্স ৪ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশষ্ট্র্যাম্প ফি ৩ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ দশমিক ৫ শতাংশ এবং মূল্য সংযোজন কর ৩ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ দশমিক ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব দেন তিনি। আর সকল ভবনে অগ্নি নিরাপত্তার জন্য আগামী ৫ বছর অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র ও উপকরণ আমদানি শুল্কমুক্ত রাখারও প্রস্তাব করেছেন তিনি। এদিকে আসন্ন জাতীয় বাজেটকে সামনে রেখে বাজেটে অন্তর্ভূক্তির জন্য চার দফা সুপারিশ করেছেন বাংলাদেশ সিরামিক ওয়্যারস ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশন নেতারা। তাদের দাবির বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন এতদিনেও যদি আপনারা সক্ষমতা অর্জন করতে না পারেন তাহলে কীভাবে হবে অর্থমন্ত্রীর এ বক্তব্যের প্রেক্ষিতে সিরামিক এসোসিয়েশরেনর নেতারা বলেন তাদের উৎপাদিত পণ্যের গুণগত মান আন্তর্জাতিক মানের হলেও দামের প্রতিযোগিতায় তারা টিকতে পারছেন না। তাছাড়া দেশীয় শিল্পকে সুরক্ষা দেয়া হবে সরকারের এ প্রতিশ্রুতির প্রেক্ষিতেই উদ্যোক্তরা শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। এ প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন আমদানিকৃত পণ্যের ওপর সম্পূরক ও নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ করাটাই হচ্ছে সর্বোচ্চ সুরক্ষা প্রদান। কিন্তু আগামীতে এটা কমবেই। কতটা কমানো হবে সেটা বলা যাচ্ছে না। তবে ধীরে ধীরে কমানো হবে বলে জানান তিনি। আলোচনায় অংশ নিয়ে দেশের ফার্নিচার রফতানির বিপরীতে বিকল্প নগদ সহায়তা চেয়েছেন বাংলাদেশ ফার্নিচার এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনর নেতারা। অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের সময় সংগঠনের সভাপতি কে এম আকতারুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন। অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতকালে ফার্নিচার ব্যবসায়ীরা বলেন রফতানি বিপরীতে আমরা ডিউটি ড্র ব্যাক আমদানিকৃত কাঁচামালের বিপরীতে প্রদত্ত শুল্ক ফেরত সুবিধা পেয়ে থাকি। কিন্তু এটা পেতে অনেক ঝামেলা হয়। বিকল্প নগদ সহায়তা প্রদানের প্রস্তাব দেন তারা। গার্মেন্টস এক্সেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের ৯ দফা দাবি আসন্ন জাতীয় বাজেটকে সামনে রেখে ইউপি জারির দায়িত্ব এসোসিয়েশনের ওপর অর্পন ও রফতানিতে নগদ সহায়তা প্রদানসহ ৯ দফা দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ গার্মেন্টস এক্সেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন নেতারা। তাদের দাবির প্রেক্ষিতে অর্থমন্ত্রী ইতিপূর্বে গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইউপি জারি সংক্রান্ত জটিলতার বিষয়টি সমাধানের আশ্বাস দেন এবং নগদ প্রণোদনা প্রদানের বিষয়টি বাজেটের পর পর্যালোচনা করা হবে বলে জানান অর্থমন্ত্রী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6313.csv b/Bangla_fin_news_articles/6313.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3fd93f058bd0fcbc847f2f2aad0b76fcf6798171 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6313.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6313,কারিগরি ত্রুটিতে ফের বিঘ্ন ডিএসইর লেনদেন,2015-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রবিবার কারিগরি ত্রুটির কারণে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেনে ফের বিঘ্নতা ঘটেছে। এতে দিনের নির্ধারিত সময়ে লেনদেন শুরু করা সম্ভব হয়নি। তিন ঘণ্টা ৫০ মিনিট লেনদেন বন্ধ থাকার পর লেনদেন চালু করা হয়। দুপুর ২টা ২০ মিনিটে লেনদেন শুরু হয়ে তা অব্যাহত ছিল বিকাল ৪টা পর্যন্ত।জানা গেছে ডিএসইর লেনদেনে কারিগরি ত্রুটির বিষয়ে জানতে চেয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন জমা দিতে বিএসইসির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে। কারণ এ ধরনের ত্রুটির কারণে বিনিয়োগকারীরা বারবার সমস্যায় পড়ছেন।ব্রোকারেজ হাউসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে সকাল সাড়ে ১০টায় লেনদেন প্রক্রিয়া শুরু করতে গিয়ে ব্যাক অফিস ফাইল আপলোডের ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছিল। ফলে লেনদেন করা সম্ভব হয়নি। অল্প সময়ের মধ্যে সমস্যার সমাধান হওয়ার আশায় অনেকেই হাউসে বসে ছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা লেনদেন করতে না পেরে হতাশ হয়েছেন। যদিও আড়াইটার দিকে লেনদেন শুরু হয়েছে। কিন্তু ততক্ষণে অনেক বিনিয়োগকারীই চলে গেছেন। এদিকে বিনিয়োগকারীরা বলছেন মাঝে মাঝেই ডিএসইতে কারিগরি ত্রুটি দেখা দেয়ায় লেনদেনে সমস্যায় পড়তে হয়। বারবার ডিএসইতেই এ সমস্যা হচ্ছে। ফলে ডিএসইর বিনিয়োগকারীদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তাই এসব কারিগরি সমস্যার স্থায়ী সমাধান চান বিনিয়োগকারীরা।এদিকে অল্প সময় লেনদেন হওয়ায় ডিএসইর লেনদেন কমে গেছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪৮৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৮২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৪৩ কোটি ১৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৩৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৮টির কমেছে ১৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৮২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৮১ কোটি ৩২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৭ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮০টির কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6314.csv b/Bangla_fin_news_articles/6314.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5f2e6b02b1624cda9104ee8c3c68b80ec3470500 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6314.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6314,ডিএসইতে লেনদেন শুরু,2015-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে প্রায় পৌনে চার ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন শুরু হয়েছে। রবিবার সকাল থেকে লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে বেলা দুইটা ২০ মিনিটে দিনের লেনদেন শুরু হয়েছে। চলবে বিকাল চারটা পর্যন্ত । নিয়ম অনুযায়ী সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন হয়ে থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6315.csv b/Bangla_fin_news_articles/6315.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a690f1ac21fcb71580f299092f7f1e7de6d487e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6315.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6315,অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপেও ‘উন্নয়ন পরিষদ’ এর নিরঙ্কুশ জয়,2015-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন নির্বাচনে নিটলনিলয় গ্রুপের চেয়ারম্যান মাতলুব আহমাদের নেতৃত্বাধীন উন্নয়ন পরিষদ এর প্রার্থীরা সংখ্যাগরিষ্ঠ পদে জয় লাভ করেছেন। রবিবার সকালে বিজয়ী প্রার্থীদের নাম প্রাথমিকভাবে ঘোষণা করেছেন নির্বাচন বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক আলী আশরাফ। অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপের ১৬ জন পরিচালকের মধ্যে ১৩ জন বিজয়ী হয়েছেন উন্নয়ন পরিষদ থেকে। আর ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদ প্যানেল থেকে বিজয়ী হয়েছেন তিনজন। নির্বাচন বোর্ড চেয়ারম্যান জানান এক হাজার ৯৩ ভোট পেয়ে অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপে প্রথম হয়েছেন মো. হেলাল উদ্দিন। যিনি উন্নয়ন পরিষদ প্যানেল থেকে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। আলী আশরাফ বলেন অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপে অন্যান্য বিজয়ীরা হলেন নিজাম উদ্দিন রাজেশ ১০৭৮ ভোট হারুন অর রশিদ ১০৪৫ শামীম আহসান ১০৩৮আবু মোতালেব ১০১৮ হাবিবুল্লাহ ডন ১০১২ কে এম আখতারুজ্জামান ৯৭৬ শোয়েব চৌধুরী ৯৭০ মো. মুনতাকিম আশরাফ ৯৬৭ এস এম জাহাঙ্গীর ৯৬৫ আবু নাসের ৯৫১ আবুল আয়েস খান ৯৩৮ খোন্দকার রুহুল আমীন ৯০৬ আমীন হেলালী ৯০৪ শাফকাত হায়দার ৮৯০ ও শফিকুল ইসলাম ভরসা ৮৮৯। এই ১৬ জনের মধ্যে আবুল আয়েস চৌধুরী খোন্দকার রুহুল আমীন ও শাফকাত হায়দার ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদ থেকে নির্বাচন করেছেন। বাকীরা উন্নয়ন পরিষদের। অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপে মোট ৩৩ জন প্রার্থী ছিলেন। এসব প্রার্থীরদের দেশের বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশনের এক হাজার ৫৩৩ জন ভোটার ভোট দিয়েছেন। এবার এই গ্রুপের ভোটার ছিলেন এক হাজার ৭৬৬ জন। এর আগে শনিবার রাতে চেম্বার গ্রুপের বিজয়ী প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। সে গ্রুপেও উন্নয়ন পরিষদের ১২ জন বিজয়ী হয়েছেন। আর স্বাধীনতা ব্যবসায়ী পরিষদ থেকে বিজয়ী হয়েছেন চারজন। শনিবার সকাল নয়টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6316.csv b/Bangla_fin_news_articles/6316.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4296e62131a4f932a9b831c4d519d5048ba0430f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6316.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6316,এফবিসিসিআই নির্বাচনে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন,2015-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইএর দ্বিবার্ষিক মেয়াদের ২০১৫১৭ পরিচালক পদের নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল ৯টা থেকে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত মতিঝিলের ফেডারেশন ভবনে বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ করা হয়। নির্বাচনে অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপের এক হাজার ৭৬৬ জনের মধ্যে এক হাজার ৫৩৩ জন ও চেম্বার গ্রুপের ৪৩৬ জন ভোটারের মধ্যে ৪১৮ জন ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। মোট দুই হাজার ২০২ জন ভোটারের মধ্যে এক হাজার ৯৫১ জন ভোট দিয়েছেন। যা মোট ভোটারের প্রায় ৮৯ শতাংশ। এদিকে সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে বলে নির্বাচন কমিশন দাবি করলেও নির্বাচন কিছু হট্টগোল ও উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর আলী আশরাফ এমপি ভোটগ্রহণ শেষে সংক্ষিপ্ত সংবাদ সম্মেলনে বলেন কোন ঝামেলা ছাড়াই সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। নতুন নেতৃত্ব এ সংগঠনে এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। নতুন নেতৃত্ব দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে বলেও তিনি মনে করেন। পরে ভোটগণনার কাজ শুরু হয়। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ভোটগণনা চলছিল। গতকালের নির্বাচনের মাধ্যমে অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বার গ্রুপ থেকে ১৬ জন করে মোট ৩২ জন পরিচালক নির্বাচিত হবেন। নির্বাচিত এসব পরিচালক ছাড়াও দেশের গুরুত্বপূর্ণ চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশন থেকে ২০ জন পরিচালক মনোনীত পরিচালকসহ মোট ৫২ জন পরিচালক নিয়ে এবারের পরিচালনা বোর্ড গঠিত হবে। পরিচালকরা আগামীকাল সভাপতি প্রথম সহসভাপতি ও সহসভাপতি পদের জন্য ভোট দিবেন। নিয়মানুযায়ী এবার সভাপতি ও সহসভাপতি হবেন চেম্বার গ্রুপ থেকে। আর প্রথম সহসভাপতি হবেন অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে। এবারের নির্বাচনে তিনটি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন পরিচালক প্রার্থীরা। প্যানেলগুলো হলো নিটলনিলয় গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল মাতলুব আহমাদের নেতৃত্বাধীন উন্নয়ন পরিষদ এফবিসিসিআইয়ের বর্তমান সিনিয়র সহসভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলীর নেতৃত্বাধীন স্বাধীনতা ব্যবসায়ী পরিষদ এবং সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসাইন ড. কাজী এরতেজা হাসান ও শাফকাত হায়দারের নেতৃত্বে ব্যবসায়ী ঐক্যপরিষদ। এসব প্যানেলের মধ্যে উন্নয়ন পরিষদ অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বার উভয় গ্রুপ থেকে প্রার্থী দিলেও ব্যবসায়ী ঐক্যপরিষদ শুধু অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ ও স্বাধীনতা ব্যবসায়ী পরিষদ কেবল চেম্বার গ্রুপ থেকে প্রার্থী দিয়েছে। তিনটি প্যানেল থেকে এবং একজন স্বতন্ত্রপ্রার্থীসহ ৬৩ জন প্রার্থী পরিচালক পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6317.csv b/Bangla_fin_news_articles/6317.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..19e4414b70ebab4a6020ae1efb9f570ec5ba448c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6317.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6317,প্রায় সব দেশ থেকে রেমিট্যান্স বেড়েছে,2015-05-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্স প্রেরণকারী প্রায় সব দেশ থেকেই রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। তবে এ সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কুয়েত লিবিয়া ও ইরান ছাড়াও যুক্তরাজ্য জার্মান জাপান ও ইতালি থেকে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্সের পরিমাণ কমেছে। সবগুলো দেশ মিলে চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৮৩ কোটি পাঁচ লাখ ডলার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। এসময়ে প্রবাসীরা এক হাজার ২৫৫ কোটি ৫৮ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০১৩১৪ অর্থবছরের একই সময়ে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল এক হাজার ১৭২ কোটি ৫৩ লাখ ডলার। দেশভিত্তিক রেমিট্যান্সের হিসাব অনুযায়ী কাতার জার্মানি মালয়েশিয়া ইতালী ও দক্ষিণ কোরিয়া ছাড়া অন্য সব দেশ থেকে মার্চের তুলনায় এপ্রিলে রেমিট্যান্স কমেছে। এপ্রিলে কাতার থেকে দুই কোটি ৮৫ লাখ ডলার জার্মানী থেকে ১৬ লাখ ডলার মালয়েশিয়া থেকে ১২ কোটি ৪৬ লাখ ইতালী থেকে এক কোটি ৮২ লাখ এবং দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ৬৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। অন্যদিকে আগের মাসের তুলনায় এপ্রিলে রেমিট্যান্সের পরিমাণ কমলেও মোট রেমিট্যান্সে ভূমিকা রাখা উল্লেখযোগ্য দেশ সৌদি আরব থেকে এসেছে ২৯ কোটি ৮৩ লাখ সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ২৩ কোটি ৮২ লাখ যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১৯ কোটি ছয় লাখ ওমান থেকে আট কোটি ১২ লাখ বাহারাইন থেকে আট কোটি ৯৫ লাখ এবং যুক্তরাজ্য থেকে ছয় কোটি ৪৮ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে কুয়েত থেকে চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে ৮৮ কোটি ৯৪ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে তা ছিল ৯১ কোটি ৫৭ লাখ ডলার। লিবিয়া থেকে এ ১০ মাসে এসেছে তিন কোটি ৭৬ লাখ ডলার। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে আসা রেমিট্যান্সের প্রায় অর্ধেক। যুক্তরাজ্য থেকে আগের অর্থবছরের ১০ মাসে ৭৫ কোটি ৭৮ লাখ ডলার আসলেও এ অর্থবছরের এর পরিমাণ ৬৫ কোটি ১৬ লাখ ডলার। একইভাবে জার্মানি জাপান ও ইরান থেকেও রেমিট্যান্স কমেছে। প্রতিবেদনে দেখা গেছে রেমিট্যান্স প্রেরণকারী শীর্ষ দেশ সৌদি আরব থেকে জুলাইএপ্রিল সময়ে ২৭৪ কোটি এক লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এদেশ থেকে ২৫৮ কোটি পাঁচ লাখ ডলার এসেছিল। চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে যেখানে ২৩৪ কোটি পাঁচ লাখ ডলার এসেছে আগের অর্থবছরের একইসময়ে ছিল ২২১ কোটি ২২ লাখ মার্কিন ডলার। যুক্তরাষ্ট্র কাতার ওমান ও বাহারাইন মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর প্রভৃতি দেশ থেকে আগের অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসের চেয়ে চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে রেমিট্যান্সের পরিমাণ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6318.csv b/Bangla_fin_news_articles/6318.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..51760eca955455ee9418b4fadf2db5c924babf53 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6318.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6318,এফবিসিসিআই নির্বাচনে সংঘর্ষ,2015-05-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই নির্বাচনে ২০১৫২০১৭ দুই গ্রুপের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার সকাল ৯টায় ভোটগ্রহণ শুরুর প্রায় দেড় ঘণ্টা পর এ সংঘর্ষ বাধে। পরে পুলিশ লাঠিচার্জ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান শনিবার সকাল ১০টার দিকে ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ও রব্বানী জব্বারের সমর্থকদের মধ্যে হঠাৎ সংঘর্ষ বাধে। পরে একপক্ষ আরেক পক্ষকে ধাওয়া করে। এ সময় হাতাহাতিও হয়। ভোটারদের স্বাগত জানানো নিয়েই দুই পক্ষের কর্মীদের মধ্যে এই ধাওয়াপাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে। এতে কেউ আহত হয়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6319.csv b/Bangla_fin_news_articles/6319.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f936e3a4f46df1a2e15fad6d72b20c3feaebeb45 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6319.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6319,এফবিসিসিআই নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে,2015-05-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের এফবিসিসিআই ২০১৫১৭ দ্বিবার্ষিক মেয়াদের পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে। শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে ফেডারেশন ভবনে সকাল ৯টায় থেকে এই ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। এ নির্বাচনে তিনটি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। প্যানেলগুলো হলো নিটলনিলয় গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল মাতলুব আহমাদ নেতৃত্বাধীন উন্নয়ন পরিষদ সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসাইনড. কাজী এরতেজা হাসান ও শাফকাত হায়দারের নেতৃত্বে ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদ অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ এবং বর্তমান সিনিয়র সহসভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলীর নেতৃত্বাধীন স্বাধীনতা ব্যবসায়ী পরিষদ চেম্বার গ্রুপ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6320.csv b/Bangla_fin_news_articles/6320.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a54d6e957f08c3eae158f49391e420a843709b5b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6320.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6320,ব্যক্তি শ্রেণির করমুক্ত আয়সীমা বাড়ছে,2015-05-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসছে বাজেটে ব্যক্তিশ্রেণীর করদাতাদের কিছুটা রেহাই দিতে তাদের করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো হচ্ছে। বর্তমানে ২ লাখ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় থাকলে তাকে কর দিতে হয় না। টানা দু্ই অর্থবছর এ অবস্থা শেষে এবার তাতে পরিবর্তন আসছে। মূল্যস্ফীতিকে বিবেচনায় নিয়ে এবার করমুক্ত আয়সীমা ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা করা হচ্ছে। যদিও ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের দাবি ছিল এ সীমা পৌনে তিন লাখ টাকা করার। ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে শেয়ারবাজারে নিবন্ধিত কোম্পানির করহারও কমানো হতে পারে। অর্থমন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানিয়েছে কিছু খাতে করছাড় থাকলেও বাড়তি করের চাপ সামলাতে আসছে বাজেটে করের আওতা বাড়ানোর সুনির্দিষ্ট কিছু প্রস্তাব থাকবে। আগামী ৪ জুন বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপনকালে এসব প্রস্তাব তুলে ধরবেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। ইতিমধ্যে মন্ত্রণালয়ের বাজেট সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত্ করে বাজেট সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেছেন। গত বুধবার গণভবনে ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীও কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন। সূত্র জানিয়েছে ব্যক্তিশ্রেণীর করমুক্ত আয়সীমা বাড়লেও ন্যূনতম ট্যাক্স সামান্য বাড়ানো হচ্ছে। বিদ্যমান তিন ধাপের পরিবর্তে একধাপে এ করের পরিমাণ ৪ হাজার টাকা করা হচ্ছে। বর্তমানে সিটি কর্পোরেশনে তিন হাজার টাকা জেলা ও উপজেলায় যথাক্রমে ২ হাজার ও ১ হাজার টাকা করে দিতে হচ্ছে। শেয়ারবাজারে নিবন্ধিত এমন কোম্পানির কর হার দুই শতাংশ কমে সাড়ে ২৫ শতাংশ হতে পারে। বর্তমানে এ ধরনের কোম্পানির করহার সাড়ে ২৭ শতাংশ। অন্যদিকে শেয়ারবাজারে নিবন্ধিত নয় এমন কোম্পানি এবং ব্যাংক বীমা ও অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানের কর্পোরেট করও দুই শতাংশ হারে কমতে পারে। দেশে বিদ্যমান কোম্পানিগুলো দীর্ঘদিন থেকেই কর্পোরেট করহার কমানোর দাবি জানিয়ে আসছে। তাদের দাবি প্রতিবেশী ভারতসহ অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশে কর্পোরেট করহার বেশি। এটি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অন্যতম অন্তরায়। সম্প্র্রতি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতও বাজেট নিয়ে আলোচনায় কর্পোরেট করহার যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। তবে আসছে অর্থবছরে বাড়তি করের লক্ষ্য পূরণে বাজেটে কিছু প্রস্তাব থাকবে। আগামী ৪ জুন অর্থমন্ত্রী প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণা করবেন। বাড়ি ও গাড়ির মালিকানা থাকলেও করের আওতার বাইরে রয়েছেন এমন ব্যক্তিদের উপর কর আরোপের কথা জানিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী। এটি কার্যকর হলে অনেকে করের আওতায় চলে আসবেন। অন্যদিকে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কর অফিসগুলোর সক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে বাড়তি কর আদায় করতে চাইছে সরকার। এছাড়া রপ্তানিমুখী শিল্পের উেস করও বাড়তে যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6321.csv b/Bangla_fin_news_articles/6321.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b49e8ba4792ba0f97f06944980018529ff11ac08 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6321.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6321,দেশে বিদ্যুতের সংকট নেই অর্থমন্ত্রী,2015-05-22,সিলেট অফিস,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন গ্যাস মূল্যবান সম্পদ। এটা দিয়ে কলকারখানা পরিচালিত হয়। নতুন করে এখন আর কেউ গ্যাস সংযোগ পাবে না। আবাসিক নাকি শুধু কারখানায় গ্যাস সংযোগ দেয়া হবে না এব্যাপারে পরিষ্কার করে কিছু বলেননি। এই মুহূর্তে দেশে বিদ্যুতের কোন সংকট নেই। চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ আছে। নতুন চাহিদা মেটাতে আরো বিদ্যুতের উত্পাদন বাড়াতে হবে। তিনি বলেন মানুষের দাবি এখন খুব বেশি নেই। শুধু দাবি বিদ্যুৎ ও গ্যাসের। মন্ত্রী বলেন দেশের মোট জনসংখ্যার ৬৭ ভাগ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে। ২০২১ সালের মধ্যে দেশের সকল মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেবো আমরা। মন্ত্রী শুক্রবার বিকালে শহরতলীর খাদিমপাড়া ইউনিয়নের ধলইপাড়ায় স্যোশাল ডেভেলপম্যান্ট ফাউন্ডেশন এসডিএফ এর উদ্যোগে গ্রাম সমিতির নবনির্মিত ৪টি অফিস ভবনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন এসডিএফ একটি সফল প্রকল্প। এটা গ্রাম পর্যায়ে সফলতা লাভ করেছে। দেশে এসডিএফ এর কার্যক্রম আরো ৬ বছর চলবে। জেলা প্রশাসক মো. শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এসডিএফ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এজেডএম সাখাওয়াত হোসেন পরিচালক সৈয়দ এফতার হোসেন পিয়ার। অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রূপালী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ড. আহমদ আল প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6322.csv b/Bangla_fin_news_articles/6322.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..02bc40ee510af6b205dd769dacbe2a9de2e770d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6322.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6322,বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ২৯,2015-05-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে লেনদেনের পরিমাণ আগের সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে ২৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ। আর সিএসইতে বেড়েছে ৬৫ দশমিক ১২ শতাংশ। এ সময় উভয় বাজারে বেড়েছে সবগুলো মূল্য সূচক। এ ছাড়া ডিএসইতে প্রায় আড়াই এবং সিএসইতে পৌনে দুই শত কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। উভয় এক্সচেঞ্জ সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গেল সপ্তাহে ১৭২১ মে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৬৮ পয়েন্ট। এ ছাড়া ডিএস৩০ সূচক ৫৯ পয়েন্ট এবং শরীয়াহ বা ডিএসইএস সূচক প্রায় ৩৬ পয়েন্ট বেড়েছে। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩২৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৩৭টির কমেছে ৭০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টির এবং ১টি কোম্পানির কোনো লেনদেন হয়নি। ডিএসইতে সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ৮৫৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা। বিদায়ী সপ্তাহে বাজারে মোট লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ৮৩৬ কোটি ৩ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে ১০১৪ মে লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৯৭৯ কোটি ২২ লাখ টাকা। এ লেনদেনের ৮৫ দশমিক ২৩ শতাংশ ছিল এ ক্যাটাগরি কোম্পানির বি ক্যাটাগরির ছিল ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ এন ক্যাটাগরির ছিল ৯ দশমিক ৯০ শতাংশ ও জেড ক্যাটাগরির ছিল ১ দশমিক ২৩ শতাংশ। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সপ্তাহের লেনদেন শেষে শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো খুলনা পাওয়ার কোম্পানি ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি আরএকে সিরামিকস সাইফ পাওয়ারটেক এসিঅাই ফরমুলেশন বারাকা পাওয়ার এমজেএল বাংলাদেশ ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ এবং সামিট পোর্ট অ্যালায়েন্স। সিএসই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই বিদায়ী সপ্তাহে প্রধান সূচক সিএএসপিঅাই বেড়েছে ৪৯২ পয়েন্ট। এ ছাড়া সিএসই ৩০ সূচক ৩৪২ এবং সিএসইএক্স ৩২৪ পয়েন্ট বেড়েছে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ২৬৯টি কোম্পানির ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৯টির কমেছে ৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির। সিএসইতে গত সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ১৬৩ কোটি ৯২ লাখ টাকা। এ সময় বাজারে লেনদেন হয়েছে ৪১৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে এর পরিমাণ ছিল ২৫১ কোটি ৭১ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6323.csv b/Bangla_fin_news_articles/6323.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9c1ef535e3a2d8f6fb08e9031f38076af446df4d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6323.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6323,পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে কমেছে লেনদেন,2015-05-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই এই প্রবণতা দেখা গেছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে গতকাল দিনের শুরু থেকেই সূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ছিল। তবে দিনের শেষ দিকে কিছুটা কমে এসেছে। গত ১২ কার্যদিবসে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূছক প্রায় ৫০০ পয়েন্ট বেড়েছে। আর লেনদেন পরিস্থিতি বেশ আশাব্যঞ্জক পরিস্থিতিতে রয়েছে। এদিকে বাজারে শুধু জ্বালানি খাতেই ২০৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ২৬ শতাংশেরও বেশি। এছাড়া আর্থিক খাতের কোম্পানিগুলোতে দর বৃদ্ধির প্রবণতা ছিল সবচেয়ে বেশি। সাধারণ বিমা খাতের কোম্পানিগুলোর দাম বেড়েছে সাড়ে তিন শতাংশেরও বেশি। ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক খাতের কোম্পানিগুলোর দাম বেড়েছে আড়াই শতাংশ। আর ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলোর দাম বেড়েছে প্রায় দুই শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪৮৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৮৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭৭৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩ কোটি ১২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭১টির কমেছে ১১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৮২১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২২টির কমেছে ৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6324.csv b/Bangla_fin_news_articles/6324.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..84f507ee4803b2491e7e32b872c8b6923ec5a74a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6324.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6324,এফবিসিসিআই নির্বাচন শনিবার,2015-05-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে আগামী শনিবার। নির্বাচনে অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বার থেকে ১৬ জন করে মোট ৩২ জন পরিচালক নির্বাচিত হবেন। এর বাইরে দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশন থেকে আরো ২০ জন মনোনীত পরিচালকসহ ৫২ জন নিয়ে এফবিসিসিআইয়ের বোর্ড গঠিত হবে। প্রসঙ্গত ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী শনিবার পরিচালক নির্বাচনের পর ২৫ মে সভাপতিসহ একজন সিনিয়র সহসভাপতি ও একজন সহসভাপতি পরিচালকদের ভোটে নির্বাচিত হবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6325.csv b/Bangla_fin_news_articles/6325.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9a99df809f69d864816fc01663c7c0ccb97aa378 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6325.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6325,সরকার চিনি শিল্প রক্ষায় অঙ্গীকারাবদ্ধ শিল্পমন্ত্রী,2015-05-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন বর্তমান সরকার চিনি শিল্প রক্ষায় দৃঢ় অঙ্গীকারাবদ্ধ। এই সেক্টরে বিপুলসংখ্যক কৃষক এবং শ্রমিককর্মচারীর স্বার্থ জড়িত রয়েছে। শিল্পমন্ত্রী বলেন দেশের চিলিকল শুধুমাত্র চিনি উৎপাদনের ওপর নির্ভরশীল হয়ে টিকে থাকতে পারে না। সরকার চিনিকল লাভজনক করতে বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং ডিস্টিলারির মতো বহুমুখী আনতে কাজ করে যাচ্ছে। বৃহস্পতিবার এখানে রাজশাহী চিনিকল চত্বরে চিনিকল কর্মচারী শ্রমিক এবং আখ চাষীদের এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ চিনি এবং খাদ্য শিল্প করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এ কে এম দেলোয়ার হোসেন। চিনিকল আখ চাষী ফেডারেশনের উদ্যোগে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশে ১৫টি চিনিকলের শ্রমিক কর্মচারী এবং আখ চাষীরা যোগ দেন। সমাবেশে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন আয়ের উদ্দিন আখতার জাহান এমপি এবং সাবেক প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপিকা জিনাতুন নেসা তালুকদার বক্তব্য রাখেন। মন্ত্রী রাষ্ট্র মালিকানাধীন চিনিকল লাভজনক করতে বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন। মন্ত্রী কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে চিনিকলগুলোর বাস্তব অবস্থার আলোকে পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতা কাজে লাগানো পরামর্শ দেন। আমির হোসেন বলেন বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্পকে লাভজনক করতে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন নীতি ও কর্মসূচি বিবেচনা করতে নতুন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন ২০০১ সালের পর থেকে চিনিকলগুলোর লোকসানি হওয়ার কারণসমূহ চিহ্নিত করতে হবে। প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম দেশের চিনিকলগুলোকে লাভজনক করতে বিদেশ থেকে আমদানি করা চিনির ওপর আরো কর আরোপের আহবান জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6326.csv b/Bangla_fin_news_articles/6326.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ed37a93ed89a7467f3b46c567291d8a4d71b31e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6326.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6326,মানিলন্ডারিং বন্ধে হিসাবরক্ষকরা বড় ভূমিকা রাখতে পারে গভর্নর,2015-05-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের আইনগত কাঠামো এখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। তবে আইনগত কাঠামোর উন্নয়ন হলেই তা কার্যকর মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিশ্চিত করে না। বরং আইনের যথাযথ প্রয়োগ দরকার। আইনের বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে রিপোর্টিং এজেন্সিগুলোর মধ্যে অ্যাকাউন্ট্যান্টদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। কারণ তাদেরকে যে কোন আর্থিক সিস্টেমের গেইটকিপার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় ইন্সটিটিউ অব চার্টার্ড একাউন্ট্যাটস অব বাংলাদেশের আইসিএবি উদ্যোগে আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এন্টি মানিলন্ডারিং নিয়ে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়। সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন ব্রিগে. জেনারেল অব. এম এইচ সালাহউদ্দিন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6327.csv b/Bangla_fin_news_articles/6327.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b75cb208e5f2abaef63868c1ae5c114abf826d78 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6327.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6327,পরিবেশ দূষণ আরসি কোলা কারখানা বন্ধের নির্দেশ,2015-05-20,গাজীপুর প্রতিনিধি,গাজীপুর মহানগরীর বাহাদুরপুর এলাকায় অবস্থিত পারটেক্স গ্রুপের কোমল পানীয় আরসি কোলা কারখানার উত্পাদন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। ওই কারখানার বর্জ্যে এলাকার পরিবেশ দূষণের দায়ে এ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। পরিবেশ দূষণের বিষয়টি তদন্তের জন্য গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হোসেনকে প্রধান করে একটি তদন্ত গঠন করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন সূত্র জানায় কোমল পানীয় আরসি কোলার কারখানার বর্জ্যে বাহাদুরপুরসহ আশপাশের প্রায় ৫ কিলোমিটার এলাকার কৃষি জমিসহ জীব বৈচিত্র্যের পরিবেশ দূষণ ও মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি হচ্ছে। স্থানীয় অধিবাসীদের কাছ থেকে এমন অভিযোগ পাবার পর বুধবার দুপুরে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক মো. নূরুল ইসলাম সরেজমিনে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। এসময় পরিবেশ দূষণের সত্যতা পাওয়ায় জেলা প্রশাসক পরবর্তী আদেশ না দেয়া পর্যন্ত কারখানার উৎপাদন বন্ধ রাখার নির্দেশ প্রদান করেন। পরিবেশ দূষণের বিষয়টি তদন্ত করার জন্য অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হোসেনের নেতৃত্বে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন জমা দেবে। পরিদর্শনকালে গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হোসেন জেলা ভূমি হুকুম দখল কর্মকর্তা সাজিদ আনোয়ার পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক সোনিয়া সুলতানাসহ উর্দ্ধতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6328.csv b/Bangla_fin_news_articles/6328.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c8fa3082cc507173e1c7515b3f38ab32db4fb92b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6328.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6328,ঢাকাচট্টগ্রামরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় অনুদান দিচ্ছে জাপান,2015-05-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা ও চট্টগ্রামের কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে ১৪৮ কোটি ৬০ লাখ ইয়েন প্রায় ৯৭ কোটি টাকা অনুদান দেবে জাপান। এ অনুদান সহায়তার মাধ্যমে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনে পরিবেশ সম্মতভাবে বর্জ সংগ্রহের জন্য অত্যাধুনির যানবাহন সংগ্রহ করা হবে। ১৫০টি কম্প্যাক্টর কন্টেইনার ক্যারিয়ার ও ডাম্প ট্রাক সংগ্রহ করা হবে। সেইসাথে বিস্তারিত নকশা প্রণয়ন কনসালটেন্ট সুপারভিশন ও টেকনিক্যাল গাইডেন্স প্রদান করা হবে। এ বিষয়ে বুধবার বাংলাদেশ সরকার ও জাপান সরকারের মধ্যে বিনিময় নোট এবং অনুদান চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। শেরেবাংলানগরস্থ ইআরডি সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আবু তাহের বিনিময় নোট এবং অনুদান চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। অন্যদিকে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের এন্টিরিম চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স তাকিশি মাটসুনাগা বিনিময় নোট এবং ঢাকায় নিযুক্ত জাইকার প্রধান প্রতিনিধি মিকিও হাতেদা অনুদান চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। প্রকল্পটি স্থনীয় সরকার বিভাগ কর্তৃক বাস্তবায়িত হবে। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তাকিশি মাটসুনাগা বলেন বাংলাদেশের কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে ২০০৩ সাল থেকে জাপান সরকার সহায়তা দিয়ে আসছে। সিটি কর্পোরেশনকে বাসযোগ্য করে গড়ে তোলার জন্য জাপানের সহায়তা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6329.csv b/Bangla_fin_news_articles/6329.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..431a8764a12d5f70f6b493ce860a82a31436b8e4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6329.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6329,ভারতে স্বীকৃতি পেল বিএসটিআইয়ের মানসনদ,2015-05-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইর ল্যাবরেটরির দেয়া ২৫টি পণ্য এবং এক শ ৪৩টি প্যারামিটারের মানসনদ ইতিমধ্যে ভারতে স্বীকৃতি পেয়েছে। ভারতীয় জাতীয় মান নির্ধারণী সংস্থা এনএবিএল ন্যাশনাল অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড ফর টেস্টিং এন্ড ক্যালিবারেশন ল্যাবরেটরিজ এ স্বীকৃতি দিয়েছে। আরও ২০টি প্যারামিটারের পরীক্ষণ সনদ স্বীকৃতি প্রাপ্তি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এর ফলে ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি বাড়বে। বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস উপলক্ষে বিএসটিআই আয়োজিত আলোচনা সভায় বুধবার এ তথ্য জানানো হয়। রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত মান ভবনে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা এতে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বক্তারা বিএসটিআইর প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানোর তাগিদ দেন। তারা বলেন আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সুদৃঢ় করতে দেশে পণ্যের গুণগতমান পরীক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে হবে। তারা বিদ্যুৎ উৎপাদন সঞ্চালন ও বিতরণের ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী উপকরণ ও যন্ত্রপাতি ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন বিদ্যুৎ উৎপাদন বিতরণ সঞ্চালনসহ সকল পর্যায়ে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম তৈরিতে কাঁচামালের যথাযথ পরিমাপ নিশ্চিত করতে হবে। বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ও পণ্য উৎপাদনের সাথে জড়িত শিল্প উদ্যোক্তাদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6330.csv b/Bangla_fin_news_articles/6330.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..68e34aecd529fe74006308d361222882aa06c277 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6330.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6330,৩ কার্যদিবস পর ডিএসইর সূচক কমলো,2015-05-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে পার হয়েছে বুধবার। দিনশেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক ও লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কম হলেও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। তিন কার্যদিবসে টানা দর বৃদ্ধিতে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক ১৪৫ পয়েন্ট বাড়ায় আজ কিছুটা শেয়ার বিক্রির চাপ দেখা গেছে। মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতা থেকে বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করেছেন। এজন্য সূচক কিছুটা কমেছে। তবে বাজারে ক্রেতাও ছিল যথেষ্ট তাই সূচক খুব একটা কমেনি। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বিনিয়োগকারীরা তাদের পোর্টফোলিওতে সমন্বয় করছেন। কিছু কিছু ক্ষেত্রে মুনাফা তুলে নিচ্ছেন। আর কম দামের ক্ষুদ্র মূলধনী কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগের আগ্রহ বেড়েছে। তাই বেশিরভাগ কোম্পানির দাম বাড়লেও সূচক কমে গেছে। বুধবার বাজারে দাম বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল বস্ত্র খাত। এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বেড়েছে চার শতংশেরও বেশি। এছাড়া খাতভিত্তিক লেনদেনের ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল জ্বালানি ওষুধ ইঞ্জিনিয়ারিং ও বস্ত্র খাত। এ তিন খাতে লেনদেন হয়েছে প্রায় সাড়ে চার শ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫১ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স তিন পয়েন্ট কমে চার হাজার ৪৫৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক সাত পয়েন্ট কমে এক হাজার ৬৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭৮২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪০টির কমেছে ১৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে আট পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৭৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১১৭ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৮ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৬টির কমেছে ১০১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত চার কোম্পানির শেয়ার দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। কোম্পানিগুলোর শেয়ারের অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চাইলে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানায়। কোম্পানিগুলো হচ্ছে ইফাদ অটোস বেঙ্গল উইন্ডসোর থার্মোপ্লাস্টিক রহিমা ফুড এবং আরএকে সিরামিকস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6331.csv b/Bangla_fin_news_articles/6331.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0142f76e2245b699f9e57aaed822944b4a0797ba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6331.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6331,স্থায়ী চাকরি নেই ৭৫ শতাংশ মানুষের আইএলও,2015-05-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও জানিয়েছে বিশ্বব্যাপী যথেষ্ট পরিমাণে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে না। স্থায়ী চাকরি নেই ৭৫ শতাংশ মানুষের। ২০১৪ সালে বেকার মানুষের সংখ্যা ২০ কোটি ১০ লাখে পৌঁছেছে। যা ২০০৮ সালের বিশ্ব মন্দা শুরুর সময়ের তুলনায় ৩ কোটি বেশি। এদিকে প্রতি বছর ৪ কোটি মানুষ শ্রম বাজারে আসেন। এদেরকে কর্মসংস্থানের সুযোগ দেয়া সত্যিই চ্যালেঞ্জিং বিষয়। বিশ্ব কর্মসংস্থান এবং সামাজিক পরিস্থিতি সংক্রান্ত ওয়ার্ল্ড এমপ্লয়মেন্ট এন্ড সোশ্যাল আউটলুক এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বিশ্বের অধিকাংশ শ্রমিক চুক্তিভিত্তিক কাজের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করেন। এর মূল কারণ স্থায়ী কাজের পরিধি ধীরে ধীরে কমে আসছে। বিশ্বের চার ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ ২৫ শতাংশ শ্রমিকের স্থায়ী চাকরি আছে। অবশিষ্ট ৭৫ শতাংশ শ্রমিকের চাকরি অস্থায়ী এবং চুক্তিভিত্তিক। ৯০টি দেশের শ্রমিকের উপর জরিপ করে এ তথ্য দেয়া হয়েছে। বৈশ্বিক কর্মশক্তির প্রায় ৮৪ শতাংশ এ দেশগুলোতে বাস করেন। আইএলওর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে অস্থায়ী ও চুক্তিভিত্তিক চাকরি দ্রুত বাড়ছে। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে স্থায়ী চাকরির চেয়ে অনেক বেশি বেড়েছে অস্থায়ী চাকরি। একইসঙ্গে স্থায়ী এবং অস্থায়ী চাকরিতে বেতনের পার্থক্যও বাড়ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে স্থায়ী চাকরি ও যথাযথ মজুরির অভাবে মানুষের আয় তুলনামূলক না বাড়ায় প্রভাব পড়েছে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে। আয় না বাড়ায় শ্রমিকদের সামষ্টিক চাহিদা ৩ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার বার্ষিক কমে গেছে। চাহিদা ও ভোগ কমে যাওয়ায় শিল্প বিনিয়োগ ও সরকারের রাজস্বের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয় অস্থায়ী এবং চুক্তিভিত্তিক কর্মীরা কর্মসংস্থান থেকে পেনশন বা অন্য কোনো সুবিধা পান না। একদিকে মজুরি কম অন্যদিকে পেনশন না পাওয়ায় অস্থায়ী শ্রমিকরা বেশি শোষণের শিকার হন। প্রতিবেদনে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে ২০১৩ সালে বাংলাদেশে রানা প্লাজা ধ্বসে ১২০০ শ্রমিক নিহত হন। এ ঘটনা দেশটির বস্ত্র খাতের শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও পরিস্থিতি পরিবর্তনে বড় ভূমিকা রেখেছে। অ্যাকর্ড স্বাধানীভাবে ১৭০০ কারখানার নিরাপত্তা পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছে। কারখানার নিরাপত্তা বাড়াতে প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অর্থায়ন করেছে। একইসঙ্গে অ্যালায়েন্সও কারখানার নিরাপত্তা ও পরিবেশ উন্নয়ন কাজ করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6332.csv b/Bangla_fin_news_articles/6332.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..058a4081ed950612fcdb6dc58f5cb371666996ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6332.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6332,ঋণের সুদ কমাতে ব্যাংকগুলোকেই পদক্ষেপ নিতে হবে গভর্নর,2015-05-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংক ঋণের সুদ কমিয়ে আনতে প্রতিটি ব্যাংককেই নিজে থেকে পদক্ষেপ নিতে হবে। প্রতিটি ব্যাংক তাদের আয় ব্যয়ের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে নিজেরাই ব্যাংক ঋণের সুদ কমিয়ে আনতে পারে। এরজন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দিকে তাকিয়ে থাকার কোনো দরকার নেই। মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবন মিলনায়তনে আইএফআইসি ব্যাংক ট্রাস্ট উদ্যোগে গবেষণা অনুদান ও বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে পরীক্ষায় অসাধারণ ফলাফল অর্জনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন বিভাগের ৩৭জন শিক্ষার্থী আইএফআইসি ব্যাংক ট্রাস্ট ফান্ডের বৃত্তি দেয়া হয়। এছাড়া ৭জন তরুণ শিক্ষক এবং ৩জন শিক্ষার্থী আইএফআইসি ব্যাংক গবেষণা অনুদান দেয়া হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দীন এবং আইএফআইসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ এ সারওয়ার বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার সৈয়দ রেজাউর রহমান অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6333.csv b/Bangla_fin_news_articles/6333.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..119792584106c70aa74dd0437ef0616b387ba2c9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6333.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6333,সুইফট ছাড়াই দশ হাজার ডলারের কয়লার এলসি খোলা যাবে,2015-05-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,স্থল বন্দর দিয়ে কয়লা আমদানির ক্ষেত্রে এখন থেকে সুইফট ছাড়াই দশ হাজার ডলারের এলসি ঋণপত্র খোলা যাবে। এতোদিন সর্বোচ্চ সাড়ে সাত হাজার ডলারের এলসি খোলার সুযোগ ছিল। মঙ্গলবার এ সীমা বাড়িয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফাইন্যান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন বা সুইফট হলো আন্তর্জাতিক স্বীকৃত আন্তঃব্যাংকের মধ্যে টেলিফোন যোগাযোগ ব্যবস্থা। এর মাধ্যমে এক ব্যাংক আর এক ব্যাংকের গ্রাহকের পক্ষে পণ্যের নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে স্থল বন্দর দিয়ে শুধুমাত্র কয়লা আমদানির ক্ষেত্রে সুইফট ছাড়াই সাড়ে সাত হাজার ডলারের অনুমোদন দেয়া হয়। আগের ওই নির্দেশনা শিথিল করে সুইফট ব্যতিরেকে এলসি স্থাপনের ঊর্ধ্বসীমা ১০ হাজার ডলারে উন্নীত করা হলো। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর ও সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে অবহিত করতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6334.csv b/Bangla_fin_news_articles/6334.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ccf7e74dafc1b50fa4e929a1687a6b2316e69f6a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6334.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6334,আগামী মাসে মোবাইলে শেয়ার লেনদেন ডিএসইর এমডি,2015-05-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা বলেছেন ডিএসইতে সদ্য চালু করা নতুন ট্রেডিং প্লাটফর্মের পরবর্তী কার্যক্রম সম্পন্ন করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী জুনের মধ্যে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে শেয়ার কেনাবেচার সুবিধা চালু করা হবে। মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা নিজেদের স্মার্টফোন ব্যবহার করে নিজেই শেয়ার কেনাবেচনা করতে পারবেন। এছাড়া নিজের পোর্টফোলিওর অবস্থা জানতে এবং বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার দর পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। সম্প্রতি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি এবং ডিএসইর যৌথ উদ্যোগে সিলেটের একটি হোটেলে দিনব্যাপী আঞ্চলিক বিনিয়োগকারী সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের বৃহত্তর স্বার্থে বিনিয়োগকারীদের সচেতনতা বৃদ্ধি করা অত্যন্ত জরুরি। এজন্য ডিএসই নিয়মিত ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে বিনিয়োগকারী সচেতনতামূলক কর্মশালার আয়োজন করছে। কর্মশালায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. সাইফুর রহমান ডিএসই ট্রেনিং একাডেমির উপমহাব্যবস্থাপক হোসনে আরা পারভীন সার্ভেইল্যান্স ডিপার্টমেন্টের ব্যবস্থাপক মো. আব্দুল লতিফ এবং ট্রেনিং একাডেমির ব্যবস্থাপক রনি ইসলাম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6335.csv b/Bangla_fin_news_articles/6335.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c081748bcc22eece2384c37bcbbe7856443e5bda --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6335.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6335,শিক্ষায় অর্থায়ন দ্বিগুণ করার ঘোষণা বিশ্বব্যাংকের,2015-05-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামি ৫ বছরে বিশ্বব্যাপী শিক্ষা খাতে ৫ বিলিয়ন ডলার অর্থায়নের ঘোষণা দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। ২০৩০ সালের মধ্যে চরম দারিদ্র্য দূর করার প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে এ অর্থায়ন করা হবে। কোরিয়ার সিউলে মঙ্গলবার এ ঘোষণা দেয় বিশ্বব্যাংক। বিশ্বব্যাংক বলছে শিক্ষার নিম্ন মানের ফলে দারিদ্র্র্য দূরীকরণের প্রক্রিয়া মারাত্মক ভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। শিক্ষা ক্ষেত্রে সমতা ও সক্ষমতা বাড়াতে এ অর্থব্যয় করা হবে। অর্থায়নের পরিমাণ চলমান শিক্ষাখাতে ফলাফলভিত্তিক প্রকল্পে অর্থায়নের চেয়ে দ্বিগুণ উল্লেখ করা হয়েছে। ১৬০টিও বেশি দেশের প্রতিনিধিরা শিক্ষা ক্ষেত্রে সহশ্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য এমডিজি ২০১৫ পরবর্তী টেকসই উনন্নয়ন লক্ষ্য কাঠামো নির্ধারণে চলতি সপ্তাহে কোরিয়ায় একত্র হয়েছে। বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে এখনও বিশ্বব্যাপী ১২ কোটি ১০ লাখ শিশু প্রাথমিক শিক্ষা বঞ্চিত। এর বেশিরভাগ শিশু দারিদ্র্য লিঙ্গ বৈষম্য দুর্গম ভৌগলিক পরিস্থিতি এবং শারিরিক অক্ষমতার কারনে শিক্ষা সুবিধা থেকে বঞ্চিচ। এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট জিম ইয়ং কিম বলেছেন বেশিরভাগ শিক্ষা ব্যবস্থায় দরিদ্র্য শিশুরা ভালো ভাবে অংশ গ্রহণ করতে পারেনা। পরিসংখ্যানে দেখা যায় স্কুলে যাওয়ার পরেও ২৫ কোটি শিশু লিখতে বা পড়তে পারে না। চরম দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্য অর্জনে এটি একটি দুঃখজনক ও গুরুতর বিষয়। এমডিজির ২০০০২০১৫ মেয়াদকালে শিক্ষার হার বাড়াতে এবং স্কুলে ছেলেমেয়ে সবার জন্য সুযোগ তৈরীতে বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন করেছে। ফলাফল ভিত্তিক শিক্ষাখাতের বিভিন্ন প্রকল্পে গত পাঁচ বছরে আড়াই বিলিয়ন ডলার অর্থায়ন করেছে বিশ্বব্যাংক। আগামি ৫ বছরে এটি ৫ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করা হবে। এটি এমডিজি পরবর্তী বিশ্বব্যাপী নতুন লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে বলে উল্লেখ করেছে বিশ্বব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6336.csv b/Bangla_fin_news_articles/6336.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b0e4626a0714556ba0c4d8827079869717a80835 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6336.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6336,ডিএসইর লেনদেন ছয় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ,2015-05-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে দিন দিন লেনদেনের পরিমাণ বাড়ছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনের পরিমাণ আটশ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। যা গত ছয় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে ১২ নভেম্বর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৮৪৬ কোটি টাকা। এরপর এই প্রথম লেনদেন আটশ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেল। ডিএসইতে লেনদেন বাড়লেও কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই লেনদেন। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৮০৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৪ কোটি ৭৬ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২০৩টির কমেছে ৭৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৬৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৭৪৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬৯ কোটি ৩২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৫টির কমেছে ৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিডি থাই এ্যালমুনিয়ামের পরিচালনা পর্ষদ রাইট শেয়ার ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোম্পানিটি অনুমোদিত মূলধনের পরিমাণও বাড়াবে। ১টি শেয়ারের বিপরীতে ১টি রাইট শেয়ার ইস্যু করা হবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ১৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ ২৫টাকা দরে রাইট শেয়ার ইস্যু করা হবে। সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের বিশেষ সাধারণ সভা ইজিএম ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে রাইট শেয়ার ইস্যু করা হবে। কোম্পানিটির মূলধন ১০০ কোটি টাকা থেকে ২০০ কোটি টাকায় উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আগামী ২২ জুন রাজধানীর ট্রাস্ট মিলনায়তনে সকাল সাড়ে ১০টায় ইজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এদিকে মঙ্গলবার ডিএসইতে শেয়ারদর কমার শীর্ষে ছিল বিডি থাই। এদিন কোম্পানিটির শেয়ারদর প্রায় সাড়ে ৭ শতাংশ কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6337.csv b/Bangla_fin_news_articles/6337.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fc89d3cc681cec6d2aa1013fb94762876f6f90b3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6337.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6337,রমজানে পণ্যের দাম স্বাভাবিক থাকবে বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-05-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন সামনের রমজানে চাহিদার তুলনায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বেশি মজুদ থাকায় দাম স্বাভাবিক থাকবে। রমজান উপলক্ষে চিনি ভোজ্যতেল ডাল পেঁয়াজ ছোলা রসুনসহ নিত্যপণ্যের চাহিদামাফিক পর্যাপ্ত মুজদ আছে। কোন পণ্যের সংকট বা সরবরাহের ক্ষেত্রে সমস্যা হবে না। এজন্য আমরা দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে চাই শুধু রমজান নয় সারাবছর নিত্যপণ্যের মূল্য তাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে। মঙ্গলবার সচিবালয়ে ব্যবসায়ীদের সাথে রমজানে নিত্যপণ্যের বাজার পরিস্থিতি নিয়ে এক পর্যালোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। মন্ত্রী বলেনব্যবসায়ীরা বিশেষ করে বড় আমদানিকারকরা আমাদের আশ্বস্থ করেছে নিত্যপণ্যের মজুদ ও সরবরাহের মধ্যে সমন্বয় করবেন। আর পর্যাপ্ত মজুদ থাকায় কেউ কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করতে পারবেন না। মন্ত্রী বলেন সব পণ্যের চাহিদার তুলনায় মজুদ বেশি আছে। এখন ব্যবসায়ীদের সহযোগিতায় আমরা এর সরবরাহ ঠিক রাখবো। মন্ত্রী এবছর বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০দলীয় জোটের ৯২ দিনের সহিংস কর্মসূচির কঠোর সমালোচনা করে বলেন এর মাধ্যমে খালেদা জিয়া চেয়েছিলেন দেশের পণ্য সরবরাহ কাঠামো সাপ্লাই চেইন ভেঙ্গে দিতে। কিন্তু দেশপ্রেমিক ব্যবসায়ীদের কারনে তিনি তার এই অসৎ উদ্দেশ্য সফল করতে পারেনি। তিনি ব্যর্থ হয়েছেন। এজন্য মন্ত্রী ব্যবসায়ীদের ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন ব্যবসায়ীদের সহয়োগিতার কারণে গত রমজানে নিত্যপণ্যের দাম স্বাভাবিক ছিলো। এবারও তারা একই ধরনের সহযোগিতা করবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। উল্লেখ্য এবছর আগামী ১৯ জুন থেকে পবিত্র রমজান শুরু হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6338.csv b/Bangla_fin_news_articles/6338.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..578b4a1e17256c04d3d5663d0140340572032a64 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6338.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6338,টেকসই উন্নয়নের বড় চ্যালেঞ্জ অর্থায়ন অর্থমন্ত্রী,2015-05-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বড় চ্যালেঞ্জ হলো অর্থায়ন। যদিও আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজস্ব সংগ্রহ ভাল পর্যায়ে রয়েছে। তবে টেকসই উন্নয়নের জন্য বৈদেশিক সহায়তার দরকার আছে। জ্ঞানবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উন্নয়নের প্রয়োজন রয়েছে। পাশাপাশি বাণিজ্য এবং বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ বৃদ্ধি দরকার। গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি হোটেলে এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী এবং ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি রবার্ট ওয়াটকিনসসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন। দক্ষিণদক্ষিণ এবং ত্রিমুখী সম্পর্ক উন্নয়নে উচ্চ পর্যায়ের দুই দিনব্যাপী সম্মেলন শেষে এ সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। অর্থমন্ত্রী বলেন টেকসই উন্নয়নের জন্য বিজ্ঞান প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী ধারণার প্রসার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এগুলোই চাবিকাঠি। তাই বিভিন্ন উন্নত দেশের সঙ্গে উন্নতমানের প্রযুক্তি কিভাবে বিনিময় করা যায় এ বিষয়ে সভায় বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এছাড়া উন্নত দেশগুলোর কাছ থেকে দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশগুলো কিভাবে বৈদেশিক সহায়তা আনতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তাদের সহায়তা দেয়ার প্রক্রিয়ায় কিছুটা পরিবর্তন দরকার। যেন সহায়তা পাওয়া সহজ হয়। বর্তমানে দরিদ্র দেশগুলো নিজেদের সম্পদ আহরণের মাধ্যমে এগিয়ে যাচ্ছে। তার মানে এই নয় যে উন্নত দেশগুলোর দায়িত্ব শেষ। অর্থমন্ত্রী আরও বলেন টেকসই উন্নয়নের জন্য বাণিজ্য সম্প্রসারণ খুবই প্রয়োজন। এজন্য আঞ্চলিক সহযোগিতা ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পর্ক বাড়ানো দরকার। বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ বৃদ্ধির ভাল পরিবেশ তৈরি করতে হবে। তাছাড়া উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য প্রক্রিয়া সহজীকরণ করা প্রয়োজন। এ বিষয়গুলো সম্মেলনে বক্তারা তুলে ধরেন। সম্মেলনে উত্থাপিত এ সব বিষয় ও মতামত আগামী জুলাই মাসে ইথিওপিয়ার আদ্দিস আবাবায় অনুষ্ঠেয় দক্ষিণদক্ষিণ সহযোগিতা বিষয়ক তৃতীয় আন্তর্জাতিক সভায় তুলে ধরা হবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী বলেন উন্নয়নশীল দেশগুলার সাধ অনেক হলেও সাধ্য কম। টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে উন্নত দেশগুলোর কাছ থেকে আমরা কিভাবে সহায়তা পেতে পারি তা নিয়ে সম্মেলনে আলোচনা হয়েছে। এ সহায়তা বৈদেশিক সাহায্যের মাধ্যমে হতে পারে। প্রযুক্তি ও জ্ঞান বিজ্ঞানের বিনিময়ের মাধ্যমেও হতে পারে। বাংলাদেশের বৈদেশিক সহায়তা বৃদ্ধির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দাতা দেশ ও সংস্থাগুলোর সঙ্গে বৈদেশিক সহায়তা বৃদ্ধির ব্যাপারে কাজ করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে আমাদের পাইপলাইনে অর্থ বাড়ছে। তবে আমরা কাজে লাগাতে পারছি না প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতার জন্য। তবে এ বিষয়ে আমাদের দক্ষতা বাড়ছে। তাই এ পরস্থিতির উন্নতি হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6339.csv b/Bangla_fin_news_articles/6339.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..73647f607c4d38fb479b06e02cfc88f39b160cc5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6339.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6339,কর অব্যাহতি পেল গ্রামীণ ব্যাংক,2015-05-19,রিয়াদ হোসেন,নোবেল বিজয়ী ক্ষুদ্র ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংক অবশেষে বহুল আলোচিত ৬ মাসের কর অব্যাহতি পেয়েছে। ফলে ২০১১ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সময়ের প্রায় ৭৭ কোটি টাকা কর দিতে হবে না প্রতিষ্ঠানটিকে। উপরন্তু কর হিসেবে ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠানটি যে আংশিক অর্থ পরিশোধ করেছে তাও ফেরত পাওয়ার সুযোগ তৈরি হলো। আইন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের পর সম্প্রতি রাজস্ব বোর্ড এনবিআর এক আদেশে কর অব্যাহতি দিয়েছে। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন প্রতিষ্ঠানটি আলোচ্য ছয় মাসের আগে ও পরে কর অব্যাহতি পেয়েছে বা পেয়ে আসছে। এ বিবেচনায় এনবিআর তাদের কর অব্যাহতি দেয়া যেতে পারে মর্মে মত দিয়েছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে আইন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনক্রমে এই আদেশ জারি করা হয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে যে কর পরিশোধ করেছে তা ফেরত দেয়া হবে না। ভবিষ্যতে কোন কর প্রাপ্য হলে তার সাথে সমন্বয় করা হবে বলে জানান তিনি। এর আগে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে কর অব্যাহতির সুযোগ চাওয়া হলেও ভূতাপেক্ষ কর অতীতে কর্তিত কর ফেরত দেয়া হয় না এমন যুক্তিতে এনবিআর ওই সময়ের জন্য কর অব্যাহতি দিতে অপারগতা জানায়। ইতিমধ্যে গ্রামীণ ব্যাংক ১০ কোটি টাকা অগ্রিম কর পরিশোধ করে। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ধারাবাহিকভাবে গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশের ৩৩ ধারা অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটি সব ধরনের কর অব্যাহতি সুবিধা পেয়ে আসছিল। গ্রামীণ ব্যাংকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তিন বছর পর পর এই মেয়াদ নবায়ন করা হয়। কিন্তু ২০১১ সালের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত গ্রামীণ ব্যাংকের কর অব্যাহতির আবেদনের সিদ্ধান্তটি ঝুলে থাকে। অর্থাত্ এনবিআর সিদ্ধান্ত না নেয়ায় করের আওতায় পড়ে যায় প্রতিষ্ঠানটি। পরবর্তীকালে এনবিআর ২০১১ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটিকে কর অব্যাহতি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু মাঝের ছয় মাসের কর অব্যাহতির বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারছিল না এনবিআর। তবে সর্বশেষ গতবছরের জুনে এনবিআরের বোর্ডসভায় কর অব্যাহতি দেয়ার বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত আসে। এর পর আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে প্রায় একবছর পর এ আদেশটি জারি হলো। এদিকে গ্রামীণ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে প্রতিষ্ঠানটি আবারো ৫ বছরের কর অব্যাহতি চেয়েছে। আগামী ডিসেম্বরে তিন বছরের কর অব্যাহতির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যান খন্দকার মোজাম্মেল হক এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে সময় বাড়ানোর এ আবেদন জানিয়ে একটি চিঠি পাঠান। ওই চিঠিতে গ্রামীণ ব্যাংককে আগামী জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত পাঁচ বছরের জন্য সব ধরনের আয়কর সুপার ট্যাক্স ব্যবসায় মুনাফা কর প্রদান থেকে অব্যাহতি দেয়ার আবেদন করা হয়। গ্রামীণ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে বর্তমানে গ্রামীণ ব্যাংক ২ হাজার ৫৬৮টি শাখার মাধ্যমে প্রায় ৮৬ লাখ ৫৪ লাখ সদস্যের মধ্যে এ ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি পরিচালনা করছে। গ্রামীণ ব্যাংক বছরে প্রায় ১৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করছে। এ ঋণের আদায়ের হার ৯৮ দশমিক ১৪ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6340.csv b/Bangla_fin_news_articles/6340.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..62fa61d8e21819230e6209c3c12f767236ec5c9f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6340.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6340,পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উল্লম্ফন,2015-05-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সোমবার সার্বিক মূল্য সূচকে বড় উল্লম্ফন হয়েছে। একদিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে ২ দশমিক ১১ শতাংশ। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই সূচকে বড় উল্লম্ফন দেখা গেছে। সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা কমে আসার পাশাপাশি তালিকভুক্ত কোম্পানিগুলোর আয় বাড়ায় বিনিয়োগকারীরা আশাবাদী হয়ে উঠছেন। নতুন তহবিল বিনিয়োগে নিয়ে আসছেন। এতে বাজারে সূচক ও লেনদেন বাড়ছে। এদিকে সোমবার তিন খাত ঘিরেই ডিএসইর বেশিরভাগ লেনদেন হয়েছে। জ্বালানি ইঞ্জিনিয়ারিং ও ওষুধ খাত ঘিরে লেনদেন হয়েছে ৩৯৬ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৮১ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৯১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪০৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭৫৩ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৩ কোটি ৩৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৪২টির কমেছে ৫১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৩৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৫৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১০২ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৮ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৯টির কমেছে ৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে অর্থ মন্ত্রাণালয় সূত্রে জানা গেছে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সাথে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি বৈঠক হয়নি। সোমবার দুপুরে অর্থমন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে সিডিবিএল ফি কমানোর বিষয়ে বিএসইসির পক্ষ থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করা হতো। পাশাপাশি পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বাজার পরিস্থিতি উন্নয়নে করনীয় এবং বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য প্রস্তাবনা প্রসঙ্গে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। এদিকে তালিকাভুক্ত একাধিক কোম্পানির প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতেবদন প্রকাশ করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের আয় আগের বছরের একই প্রান্তিকের তুলনায় ১২ শতাংশ বেড়েছে। মার্কেন্টাইল ব্যাংকের আয় কমেছে ৮৫ শতাংশ। সাফকো স্পিনিংয়ের আয় কমেছে ৪৬ শতাংশ। এএফসি এগ্রো বায়োটেকের আয় বেড়েছে ৫৮ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6341.csv b/Bangla_fin_news_articles/6341.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c6c445aa9988f6bdc786a52cf3d718c3c88cf0d4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6341.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6341,পুঁজিবাজার পরিস্থিতি নিয়ে সিএসইর বৈঠক,2015-05-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য শীর্ষ ৬ ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংকের সাথে এক বৈঠক করেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই। সোমবার সিএসইর সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয় বাজারে গতি ফেরাতে পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সীমা নির্ধারণের হিসাব পদ্ধতি পরিবর্তন বাড়তি বিনিয়োগ সমন্বয়ের জন্য সময় বাড়ানো এবং ব্রোকার হাউজের শাখা খোলার অনুমোদন দেওয়া জরুরি। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সিএসইর চেয়ারম্যান ড. মো. আব্দুল মজিদ। এতে আলআরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক রেজাউর রহমান ইবিএল সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইদুর রহমান ইন্টারন্যাশনাল লিজিং সিকিউরিটিজের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা হুমায়ুন কবীর এমটিবি সিকিউরিটিজ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও নজরুল ইসলাম মজুমদার এনসিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল লিমিটেডের সিইও আব্দুল বারী সরদার আইডিএলসি সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুর সাইফ ও সিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6342.csv b/Bangla_fin_news_articles/6342.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a82ad7ff046a2379516364faec3f4826b0deb352 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6342.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6342,এসএমই খাতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি স্থানান্তর করবে কানাডা আমু,2015-05-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তি স্থানান্তরে কানাডার রাষ্ট্রদূত আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। সোমবার শিল্প মন্ত্রণালয়ে কানাডিয়ান হাইকমিশনার বেনওয়া পিয়ের লাঘামের সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফকালে তিনি এ কথা জানান। বৈঠকে কানাডিয়ান হাইকমিশনার বেনওয়া পিয়ের লাঘামে এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন কেএম হাবিব উল্লাহ শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুষেণ চন্দ্র দাস এবং বেগম আফরোজা খানসহ শিল্প মন্ত্রণালয় ও কানাডিয়ান দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে শিল্পমন্ত্রী বলেন বর্তমানে দেশে চমৎকার বিনিয়োগ ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ বিরাজ করছে। তিনি বলেন বিদেশি বিনিয়োগের বিষয়ে উদার নীতি গ্রহণ করেছে সরকার। ফলে জাপান কোরিয়া চীন ও ভারত বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের সুবিধা চেয়েছে। এ লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। কানাডিয়ান উদ্যোক্তারা বিনিয়োগের আগ্রহ দেখালে তাদের বিষয়টিও জাতীয় স্বার্থ ও সরকারের উদার বিনিয়োগনীতির সাথে সমন্বয় করে বিবেচনা করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। মন্ত্রী জাহাজ নির্মাণখাতে যৌথ বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে কানাডার উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান। বৈঠকে কানাডিয়ান হাইকমিশনার বেনওয়া পিয়ের লাঘামে জানান তার দেশের শিল্প কারখানার শতকরা ৯০ ভাগ এসএমইখাতের আওতাভুক্ত। উচ্চ প্রযুক্তির ফলে এসএমইখাতে মূল্য সংযোজনের পরিমাণ অনেক বেশি। এসএমইখাতের কানাডিয়ান প্রযুক্তি স্থানান্তরের মাধ্যমে বাংলাদেশি উদ্যোক্তারা লাভবান হতে পারে। তিনি বাংলাদেশের জনবলের দক্ষতা সৃজনশীল শক্তি ও কাজের প্রতি আগ্রহের প্রশংশা করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6343.csv b/Bangla_fin_news_articles/6343.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..73af0100551f06e28ca1e02a90b7dd1de6453bca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6343.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6343,বিচিবিহীন আঙ্গুর চাষে বাংলাদেশের সাফল্য,2015-05-18,শিবপুর নরসিংদী সংবাদদাতা,বিশ্বের অন্যান দেশের ন্যায় আমাদের দেশেও আঙ্গুর চাষ সম্ভব হচ্ছে। নরসিংদী জেলার শিবপুর উপজেলায় মজলিশপুরে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রে গবেষণার মাধ্যমে বিচিবিহীন আঙ্গুর চাষে সফলতা আসছে। ৯০এর দশকে গবেষকরা ১০০টি জাত নিয়ে গবেষণা করে সফলতা আনতে পারেনি দক্ষ জনবলের অভাবে। ছাঁটাই পদ্ধতির মাধ্যমে দ্রুত ফুল ফোটে এবং ফুল থেকে কুঁড়ি বের হয়। এতে সময়মত এঅ৩ হরমুনিয়াম প্রয়োগ করলে বিচিবিহীন আঙ্গুর জন্মে বলে জানান শিবপুর কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডাঃ নাজিরুল ইসলাম। তিনি জানান সারা বছর আঙ্গুর জন্মে। শুষ্ক আবহাওয়ায় আঙ্গুর ভালো জন্মে। তবে অক্টোবর থেকে মে মাস পর্যন্ত আঙ্গুরের ফলন ভালো হয়। আঙ্গুর গাছ সাধারণত লতা জাতীয়। চারা রোপণের দেড় বছরের মধ্যে বিচিবিহীন আঙ্গুর ধরছে শিবপুর কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে। এক সময় বৈজ্ঞানিকরা বিচিবিহীন আঙ্গুর চাষে ব্যর্থ হয়ে মনে করতেন আমাদের দেশের আবহাওয়ায় বিচিবিহীন মিষ্টি আঙ্গুর জন্মাবে না। ডাঃ নাজিরুল ইসলাম বলেন ফিলিপাইনে প্রশিক্ষণের পর দেশে এসে পুনরায় গবেষণার মাধ্যমে বিচিবিহীন আঙ্গুর চাষে সফলতা পেয়েছি। আর হরমুনিয়ামের খরচ সর্ম্পকে জানতে চাইলে তিনি জানান ১ গ্রাম এঅ৩ হরমুনিয়ামের মূল্য ২৮০০০টাকা যা কৃষকদের বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণ দিলে ৫০০ হেক্টর জমিতে আঙ্গুর চাষ সম্ভব হবে। কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট শিবপুরের আঞ্চলিক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নাজিরুল ইসলাম জানান দেশে কৃষকরা আঙ্গুর চাষে আন্তরিক হলে সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে এবং দেশের আঙ্গুরের চাহিদা কোন একসময় দেশিয় আঙ্গুর সিংহভাগ পূরণ করবে। আঙ্গুর কয়েক প্রজাতির হয়ে থাকে কালো সবুজ বেগুনী। ধারণা করা যায় কৃষি গবেষণার প্রচেষ্টায় যেভাবে মালটা স্ট্রবেরি ইত্যাদির উন্নত বীজ কিংবা জাত কৃষকদের মাঝে বিলিয়ে দিয়ে দেশের মানুষের খাদ্য চাহিদা মিটানোর চেষ্টা হচ্ছে তেমনি আঙ্গুরের চাহিদা মিটাতেও সাধারণ কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও তাদের মাঝে বীজ রিতরণ করলে শিবপুরের কৃষকরা বিচিবিহীন আঙ্গুর চাষে উত্সাহিত অপরূপ সফলতা দেখাতে পারবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6344.csv b/Bangla_fin_news_articles/6344.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8269d2cc9c7d0f83ff79d58a7501ca86f0a6e625 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6344.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6344,কোন প্রকল্প দুইবারের বেশি সংশোধন করা হবে না পরিকল্পণামন্ত্রী,2015-05-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রকল্প বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা রোধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন বছর শেষে প্রকল্পের অর্থ খরচ বেড়ে যায়। এতে প্রকল্পের গুণগত বাস্তবায়ন নিয়ে প্রশ্ন দেখা দেয়। এ পরিস্থিতি রোধে প্রতি প্রান্তিকে বরাদ্দের ২৫ শতাংশ অর্থ ব্যয়ের বাধ্যবাধকতা দেয়া হবে। রবিবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ নির্দেশনা দেন। পরবর্তীতে সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী বলেন এখন থেকে কোন প্রকল্প বাস্তবায়নে যতদিন সময় লাগবে ঠিক ততদিনই দেয়া হবে। কোনভাবেই অতিরিক্ত সময় দেয়া হবে না। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর মূল্যায়ন প্রতিবেদন জমা দিতে হবে। এ মূল্যায়নে যে সব প্রকল্প পরিচালক ভালো করবেন তাদেরকে পরবর্তীতে বড় প্রকল্পের দায়িত্ব দেয়া হবে। প্রকল্প সংশোধনের বিষয়ে তিনি বলেন কোন প্রকল্প দুইবারের বেশি সংশোধন করা হবে না। তিনি বলেন কোন কোন ক্ষেত্রে দেখা যায় একটি প্রকল্পের ৯৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়ে গেছে। প্রকল্পটি আরো বেশিদিন জিয়িয়ে রাখতে প্রকল্প পরিচালক তার সঙ্গে আরো অনেক কিছু জুড়ে দিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া প্রলম্বিত করেন। এ ধরনের প্রকল্পকে সংশোধিত আকারে অনুমোদন দেয়া হবে না। প্রয়োজনে নতুন প্রকল্প নেয়া হবে। একনেকে যেভাবে অনুমোদন হবে ঠিক সেভাবেই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। মন্ত্রী আরো বলেন প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেমন বর্ষাকালে নদী ভাঙ্গন রোধে কোন প্রকল্প নেয়া হবে না। কারণ বর্ষার সময় এ ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়নে গুণগত মান নিশ্চিত করা যায় না। এ ধরনের প্রকল্প আগস্টে অনুমোদন দেয়া হবে এবং অক্টোবরে দরপত্র সম্পন্ন হবে। শুষ্ক মৌসুমে এটি বাস্তবায়ন করা হবে। সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা সচিব মোহাম্মদ সফিকুল আজমসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিথ ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6345.csv b/Bangla_fin_news_articles/6345.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9ab95ff50f280ef1fa268eee59657274dea62901 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6345.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6345,পাঁচ ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি ৪৬৭৬ কোটি টাকা,2015-05-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার ওইসব ঋণের ঝুঁকির বিপরীতে অর্থসংরক্ষণের প্রভিশন বা সঞ্চিতি ঘাটতির পরিমাণ বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিক মার্চ শেষে ব্যাংকগুলোর প্রভিশন করার প্রয়োজন ছিল ৩০ হাজার ৬৮০ কোটি টাকা। আগের প্রান্তিকের তুলনায় যা এক হাজার ৭১৯ কোটি টাকা বেশি। এ সময়ে ব্যাংকগুলো প্রভিশন রেখেছে ২৬ হাজার ৯০২ কোটি টাকা। অর্থাৎ তিন হাজার ৭৭৮ কোটি টাকা ঘাটতি রয়েছে। আগের প্রান্তিকে প্রভিশন ঘাটতি ছিল মাত্র ৭৯৬ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ও প্রভিশনিং প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদন বিশ্লেষণে দেখা যায় পাঁচটি ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি রয়েছে চার হাজার ৬৭৬ কোটি টাকা। এরমধ্যে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতির পরিমাণ দুই হাজার ৭৪ কোটি টাকা আর বেসিক ব্যাংকের ঘাটতি দুই হাজার ৪৩ কোটি টাকা। এছাড়া ন্যাশনাল ব্যাংকের ১৮৯ কোটি কমার্স ব্যাংকের ১৮৪ কোটি এবং রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের রাকাব ১৮৩ কোটি টাকা ঘাটতি রয়েছে। মূলত এ পাঁচ ব্যাংকের ঘাটতির কারণে সামগ্রিক ব্যাংক খাতে ঘাটতি বেড়ে গেছে। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী মার্চে এসে খাত ভিত্তিতে বেসরকারি ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোতে প্রভিশন উদ্বৃত্ত রয়েছে। বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর ১২ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা প্রভিশন করার প্রয়োজন ছিল। তবে তাদের প্রভিশন রয়েছে ১২ হাজার ৬৮৫ কোটি টাকা। এক হাজার ৫৮০ কোটি টাকা প্রয়োজনের বিপরীতে এক হাজার ৬২০ কোটি টাকা প্রভিশন করেছে। বিশেষায়িত খাতের ব্যাংকগুলোর প্রয়োজনীয় তিন হাজার ৭৪৩ কোটি টাকার বিপরীতে মাত্র এক হাজার ৪৭২ কোটি টাকা প্রভিশন করেছে। বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলো আর বিদেশী ব্যাংকগুলোর উদ্বৃত্ত রয়েছে ৯৬ কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানান দেশের ব্যাংকগুলোকে ঋণের ঝুঁকি বিবেচনায় নির্দিষ্ট একটি অংশ প্রভিশন করতে হয়। ব্যাংকগুলোর মুনাফা থেকে প্রতি ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে যা রাখতে হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রভিশন সংরক্ষণের নির্দিষ্ট হার ঠিক করে দিয়েছে। সে হিসাবে তিন মাসের বেশি মেয়াদোত্তীর্ণ সাব স্ট্যান্ডার্ড নিম্নমান ঋণের বিপরীতে ২০ শতাংশ ছয় মাসের বেশি মেয়াদোত্তীর্ণ ডাউটফুলসন্দেহজনক ঋণের বিপরীতে ৫০ শতাংশ এবং এক বছরের বেশি ব্যাডলস মন্দ ঋণের বিপরীতে শতভাগ প্রভিশন রাখতে হয়। ফলে খেলাপি ঋণ কমলে প্রভিশন সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা কমে। আর প্রভিশন সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা কমলে ব্যাংকের নিট মুনাফা বেড়ে যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6346.csv b/Bangla_fin_news_articles/6346.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e716e82104983731431efe13bdfe57051055132c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6346.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6346,এসএমই খাতে ২৬ হাজার কোটি টাকার ঋণ বিতরণ,2015-05-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৫ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা এসএমই খাতে ২৬ হাজার ১৪১ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ হয়েছে। এ ঋণ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য পুরো বছরের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার ২৫ শতাংশ। আগের বছরের একই সময়ে ২১ হাজার ৯০৬ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ হয়েছিল যা ছিল মোট লক্ষ্যমাত্রার ২৪ দশমিক ৬০ শতাংশ। চলতি বছর ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এসএমই খাতে মোট এক লাখ চার হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা দিয়েছে। আগের বছর লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৮৯ হাজার ৩১ কোটি টাকা। বছর শেষে এক লাখ ৯১০ কোটি টাকা বিতরণ করা সম্ভব হয়েছিল যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১১ হাজার ৮৭৯ কোটি টাকা বা ১৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ বেশি। প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে মার্চ পর্যন্ত বিতরণ হওয়া এসএমই ঋণের মধ্যে ব্যবসা খাতে দেয়া হয়েছে ১৬ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা যা মোট এসএমই ঋণের ৬৩ দশমিক ২০ শতাংশ। আগের বছর এ খাতে ১৩ হাজার ৯৪৬ কোটি টাকা বিতরণ হয়েছিল যা মোট ঋণের ৬৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এবারে শিল্প খাতে বিতরণ হয়েছে ৬ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা যা ১১ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। আগের বছর এ খাতে ৬ হাজার ৩৫৭ কোটি টাকা যা ছিল ২৯ শতাংশ। এছাড়া সেবা খাতে বিতরণ হয়েছে তিন হাজার ১৫২ কোটি টাকা যা ১১ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। আগের বছর এ খাতে এক হাজার ৬০২ কোটি টাকা বিতরণ হয়েছিল যা ছিল ৭ দশমিক ৩১ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6347.csv b/Bangla_fin_news_articles/6347.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e498623738fa82cbb70651ba25f0fe131bd72668 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6347.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6347,সাপ্তাহিক পুঁজিবাজার সূচক ১৯২ পয়েন্ট লেনদেন ৬৫ ভাগ বৃদ্ধি,2015-05-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত সপ্তাহে দুইদিন সূচক কমলেও বেশিরভাগ দিন সূচক বেড়েছে। ফলে সপ্তাহশেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে ১৯২ পয়েন্ট। আর দৈনিক গড় লেনদেন আগের সপ্তাহের তুলনায় প্রায় ৬৫ শতাংশ বেড়েছে। গত সপ্তাহের লেনদেন শুরু হয় ৪ হাজার ১২২ পয়েন্ট দিয়ে। সপ্তাহ শেষে তা বেড়ে ৪ হাজার ৩১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সূচক বাড়ার হার ৪ দশমিক ৬৭ শতাংশ। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন সূচক অনেক কমে যাওয়ায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি দেশের শীর্ষ ব্রোকারেজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে। এছাড়া সঞ্চয়পত্রের সুদ প্রায় দুই শতাংশ কমানো হয়েছে। ফলে শেয়ারবাজারের দিকে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। এতে সূচক ও লেনদেনে ইতিবাচক প্রবণতা দেখা গেছে। সপ্তাহজুড়ে লেনদেনে অংশ নেয়া ৩২৪টি কোম্পানির মধ্যে ২৬৭টির দর বেড়েছে কমেছে ৫০টির অপরিবর্তিত রয়েয়ে ৫টির দর। গত সপ্তাহে ডিএসইতে দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ৫৯৫ কোটি ৮৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩৬০ কোটি ৪৭ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। অর্থাত্ আগের সপ্তাহের তুলনায় লেনদেন বাড়ার হার ৬৫ দশমিক ২৯ শতাংশ। এদিকে সপ্তাহজুড়ে ৫ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ সমাপ্ত বছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি ওরিয়ন ফার্মার পরিচালনা পর্ষদ বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এ খাতের অপর কোম্পানি এমবি ফার্মার পরিচালনা পর্ষদ ২৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। বিমা খাতের কোম্পানি পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এ খাতের অপর কোম্পানি জনতা ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ হিসেবে ঘোষণা করেছে। বিমা খাতের কোম্পানি ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদ বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার ও ৫ শতাংশ নগদ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6348.csv b/Bangla_fin_news_articles/6348.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5982d1d29fc5c452ce5593e86c1e848031c53f96 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6348.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6348,দক্ষিণদক্ষিণ সহযোগিতা বিষয়ক সভা ঢাকায় শুরু রবিবার,2015-05-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দক্ষিণদক্ষিণ এবং ত্রিমুখী সহযোগিতা বিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের আন্তর্জাতিক সভা রবিবার ঢাকার একটি হোটেলে শুরু হতে যাচ্ছে। উত্তর এবং দক্ষিণের বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার ৭১জন প্রতিনিধির অংশগ্রহণে দুদিনব্যাপী সভার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এবারের সভাটির প্রতিপাদ্য বিষয় হলো ২০১৫ পরবর্তী উন্নয়ন কার্যসূচিতে দক্ষিণদক্ষিণ এবং ত্রিমুখী সহযোগিতা দক্ষিণের উন্নয়নে অর্থায়ন এবং প্রযুক্তির বিনিময়। শনিবার এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রণালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জানান দক্ষিণদক্ষিণ সম্পর্কের বিষয়টি নতুন নয়। দক্ষিণের দেশগুলোর উন্নয়নে এ ধরনের সম্পর্ক বহু পুরোনো। সকলের লক্ষ্য হলো ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বকে দারিদ্র্য মুক্ত করা। সেটি সম্ভব না হলেও চরম দারিদ্র্য পরিস্থিতি আর থাকবে না। তিনি আশাপ্রকাশ করে বলেন ২০১৮ সালের মধ্যেই বাংলাদেশ দারিদ্র্র্য মুক্ত হবে। সংবাদ সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন দক্ষিণদক্ষিণ সহযোগিতা বিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের কমিটির সভাপতি একে আব্দুল মোনেম অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন। মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন জানান বর্তমান ও আগামী দিনের উন্নয়ন চাহিদার আলোকে দক্ষিণদক্ষিণ ও ত্রিমুখী সহযোগিতাউন্নয়ন অর্থায়ন এবং প্রযুক্তির হস্তান্তর কিভাবে আরো সম্প্রসারিত করা যায় তার উপায় উদ্ভাবনে কাজ করার লক্ষ্যে উন্নয়নশীল ও উন্নত দেশের মন্ত্রী উচ্চপদস্থ কর্র্মকর্তা উন্নয়ন সহযোগি সংস্থার প্রতিনিধি এবং পেশাজীবীগণ এ সভায় মিলিত হবে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ও ইউএনডিপি এবং ইউএন অফিস ফর সাউথসাউথ কোঅপারেশন যৌথ ভাবে অনুষ্ঠানটির আয়োজন করছে। সভায় অর্জিত ফলাফল আগামী জুলাই২০১৫তে ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবায় অনুষ্ঠেয় তৃতীয় আন্তর্জাতিক দক্ষিণদক্ষিণ সহযোগিতা বিষয়ক সম্মেলনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানানো হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6349.csv b/Bangla_fin_news_articles/6349.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..849f4e39d8da862cfe5656cf5dc168d776d947ad --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6349.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6349,টেকসই উন্নয়নে বিনিয়োগ বাণিজ্য বাড়ানোর সুপারিশ,2015-05-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর উন্নয়নের ক্ষেত্রে বৈদেশিক সহায়তার উপর নির্ভরশীলতা কমে যাচ্ছে। অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণের মাধ্যমেই উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এ অবস্থায় টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এসডিজি অর্জনের জন্য দেশি বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর পাশাপাশি আঞ্চলিক বাণিজ্য বাড়াতে হবে। তবে বৈদেশিক সহায়তা বাড়ানোর প্রক্রিয়াও অব্যাহত রাখতে হবে। এসডিজি অর্থায়নে এশীয় অংশীদারিত্ব শীর্ষক দুই দিনব্যাপী বিশেষজ্ঞ সভার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি এন্ডপভার্টি ২০১৫ এবং সাউদার্ন ভয়েস অন পোস্ট এমডিজির যৌথ উদ্যোগে শনিবার রাজধানীর ব্র্যাকের ইন সেন্টারে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। সিপিডির নির্বাহি পরিচালক ড. মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সাউদার্ন ভয়েসের সভাপতি ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এমপি। প্যানেল আলোচনায় বক্তব্য রাখেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সদস্য আরাস্তু খান বিশ্বব্যাংকের পূর্ব এশিয়ার পভার্টি গ্লোবাল প্রাক্টিস ম্যানেজার সালমান জায়েদি এবং ব্র্যাক ইন্সটিটিউট অব গভার্নেন্স এন্ড ডেভেলপমেন্টের নির্বাহি পরিচালক ড. সুলতান হাফিজ রহমান। আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন এসডিজি বাস্তবায়ন সব দেশের জন্যই ইতিবাচক। তবে তা বাস্তবায়নে অনেক অর্থের প্রয়োজন। এজন্য অভ্যন্তরীন খাত থেকে অধিক রাজস্ব আদায় করতে হবে। এ পথে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। আমরা চাই করহার অল্প হলেও সবাই করের আওতায় আসুক। এছাড়া এসডিজি বাস্তবায়নের জন্য অভ্যন্তরীন ও বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। বৈদেশিক সহায়তারও প্রয়োজন আছে। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন উন্নয়নের জন্য রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করতে হবে। এজন্য উন্নত দেশগুলো আমাদের শ্রমিক ও পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে সহায়তা দিতে পারে। প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন উন্নয়নের ক্ষেত্রে বৈদেশিক সাহায্যের উপর নির্ভরশীলতা এশিয়ার সব দেশেই কমেছে। বেশিরভাগ দেশই অভ্যন্তরীন রাজস্বের মাধ্যম উন্নয়ন করছে। এ অবস্থায় দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানো খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অনেক দেশই নানা কারণে বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে পারছে না। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য আরও বলেন টেকসই উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও রেমিট্যান্স আয় বাড়াতে হবে। পাশাপাশি আঞ্চলিক বাণিজ্য বাড়ানো দরকার। তবে বৈশ্বিক অর্থনীতির সঙ্গে অনেক বেশি যুক্ত হওয়ায় বৈশ্বিক ঝুঁকির বিষয়েও সতর্ক থাকতে হবে। এছাড়া বৈদেশিক সহায়তা বাড়ানোর চেষ্টা করতে হবে। রাজনৈতিক সদিচ্ছার পাশাপাশি সঠিক তদারকি ও জবাবদিহিতা না থাকলে যথাযথভাবে এসডিজি বাস্তবায়ন সম্ভব হবে না। আরাস্তু খান বলেন বিভিন্ন সময়ে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক সহায়তা দেয়ার কথা বলা হলেও শেষ পর্যন্ত আমরা পাই না। তাই আমাদেরকে নিজস্ব সম্পদের মাধ্যমেই উন্নয়ন করতে হয়। সালমান জায়েদি বলেন এসডিজি বাস্তবায়নে অর্থায়নের জন্য বিশ্বব্যাংক ও আইএমফ কিভাবে ভূমিকা রাখতে পারে সে বিষয়ে প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হচ্ছে। নীতিগত সহায়তার কথাও ভাবছেন তারা। সুলতান হাফিজ রহমান বলেন এসডিজি বাস্তবায়নে অর্থায়নের জন্য বৈদেশিক সহায়তার আশা করে লাভ নেই। কারণ উন্নত দেশগুলোর অর্থনৈতিক যে পরিস্থিতি তাতে তাদের সাহায্য বাড়ানোর কোন আশা নেই। এ অবস্থায় তিনি বৈদেশিক বাণিজ্য বাড়ানোর পরামর্শ দেন। মুক্ত আলোচনায় সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাঈদুজ্জামান বলেন এশিয়ার দেশগুলোর এসডিজি বাস্তবায়নে এশীয় অবকাঠামো উন্নয়ন ব্যাংক বড় ভূমিকা রাখতে পারে। তাছাড়া এশিয়ার দেশগুলোর সঞ্চয় প্রবণতা খুব ভালো এটিকে কিভাবে কাজে লাগানো যায় তা ভেবে দেখা যেতে পারে। ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি রবার্ট ওয়াটকিনস বলেন সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এমডিজি ও তা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা ছিল। তা বিবেচনা করে আগামী সেপ্টেম্বরে এসডিজি চূড়ান্ত করা হবে। তিনি বলেন বাংলাদেশের জন্য সুবিধার দিক হলো আঞ্চলিক বাণিজ্য বাড়ছে। দক্ষিণ দক্ষিণ সম্পর্ক বৃদ্ধির মাধ্যমে বাণিজ্য ত্বরান্বিত হচ্ছে। এছাড়া এখানে অনেক মানুষ করযোগ্য হলেও করদাতার সংখ্যা কম। তাই করের আওতা আরও বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। রবার্ট ওয়াটকিনস আরও বলেন বাংলাদেশের অর্থনীতিতে রেমিট্যান্স বস্ত্র খাত ও কৃষি খাত সবচেয়ে বেশি অবদান রাখছে। কিন্তু এ খাতগুলোর মাধ্যমে টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনে কিছু সমস্যা রয়েছে। তাই টেকসই উন্নয়নের জন্য অর্থনৈতিক খাতের বৈচিত্র আনতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6350.csv b/Bangla_fin_news_articles/6350.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fe4199c3b66dc1c61e14a0ae44f7071b5d3e4dcf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6350.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6350,৫ কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা,2015-05-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত সপ্তাহজুড়ে ৫ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ সমাপ্ত বছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়। ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি ওরিয়ন ফার্মার পরিচালনা পর্ষদ বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এ খাতের অপর কোম্পানি এমবি ফার্মার পরিচালনা পর্ষদ ২৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। বিমা খাতের কোম্পানি পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এ খাতের অপর কোম্পানি জনতা ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ হিসেবে ঘোষণা করেছে। বিমা খাতের কোম্পানি ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদ বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার ও ৫ শতাংশ নগদ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6351.csv b/Bangla_fin_news_articles/6351.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..906c1312bdb8e65c08e4d1070006c64261b334b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6351.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6351,স্বল্প মূলধনী কোম্পানির জন্য পৃথক সেগমেন্টের দাবি,2015-05-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারের উন্নয়নে স্বল্প মূলধনী কোম্পানির জন্য পৃথক সেগমেন্ট করার দাবি জানিয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই। এর পক্ষে যুক্তিও তুলে ধরা হয়েছে। পুঁজিবাজারের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেনের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব যুক্তি তুলে ধরে সিএসইর পরিচালনা পর্ষদ। সিএসই জানিয়েছেসভায় পুঁজিবাজারের উন্নয়নে মার্কেট মেকিং রুল পুনর্বিবেচনার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। এ ছাড়া স্ক্রিপ্ট নেটিং চালু এবং এর গুরুত্বও তুলে ধরে সিএসই। বিএসইসির সঙ্গে বৈঠকে পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতিতে সিএসইর কার্যক্রম ও ভবিষ্যত্ পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়। বৈঠকে সিএসইর পক্ষ থেকে বিএসইসিকে জানানো হয় গত তিন মাসে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে ইন্টারনেটের মাধ্যমে যোগাযোগ বাড়ানো হয়েছে। সিএসই নিজস্ব অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ খুলেছে যার মাধ্যমে প্রতিদিনই তথ্য সংবাদ এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে। ১৪ হাজার ১৫৮ জন ব্যক্তি এরই মধ্যে সরাসরি এই পেজের মাধ্যমে সেবা গ্রহণ করেছেন এবং ৩১ হাজার ৯৪০ ব্যক্তি এই পেজে লাইক দিয়েছেন। সভায় বিএসইসির কমিশনার সিএসইর চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ আবদুল মজিদ ও সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ অন্য পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6352.csv b/Bangla_fin_news_articles/6352.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ebe3dddf101d50fc1219761fe32dd0ab73374cbe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6352.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6352,আসছে বিশাল রাজস্বের চাপ,2015-05-16,রিয়াদ হোসেন,৯ মাসে আদায় হয়েছে ৯২ হাজার ৭২৯ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে আদায়ের চিত্র ছিল ৭৯ হাজার ৪৭৭ কোটি টাকা। রাজস্ব আদায় বেড়েছে ১৭ শতাংশ। দেশে রাজস্ব আহরণের পরিমাণ বাড়ছে। সরকারও প্রতি বছর অধিক হারে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য স্থির করছে। যদিও বছর শেষে লক্ষ্যমাত্রায় কিছুটা কাটছাঁট করা হয়। বেশি রাজস্ব আদায় উন্নয়ন ব্যয় পরিকল্পনায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। রাজস্ব আদায়ের ওপর ভিত্তি করেই ফি বছর বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির এডিপি বরাদ্দ বাড়ানো হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায় চলতি অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে ১ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়েছে। এরমধ্যে শুধু রাজস্ব বোর্ড খাতে আদায়ের সংশোধিত লক্ষ্য হচ্ছে ১ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা। গত মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে আদায় হয়েছে ৯২ হাজার ৭২৯ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে আদায়ের চিত্র ছিল ৭৯ হাজার ৪৭৭ কোটি টাকা। অর্থাত্ রাজস্ব আদায় বেড়েছে প্রায় ১৭ শতাংশ। এরমধ্যে মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট খাতে প্রায় ১৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে আদায় হয়েছে ৩৫ হাজার ১১৫ কোটি টাকা আমদানি শুল্ক খাতে প্রায় ২৭ হাজার কোটি টাকা এবং আয়কর খাতে ৩০ হাজার ১৭ কোটি টাকা। এ দুটি খাতেও আদায় বেড়েছে যথাক্রমে ১৪ শতাংশ ও ১৯ শতাংশ হারে। বলা আবশ্যক যে জানুয়ারি থেকে প্রায় তিন মাস রাজনৈতিক সহিংসতায় ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়েন। এসব কারণে কাঙ্ক্ষিত মুনাফা করতে পারেনি ব্যাংক বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানও। ফলে লক্ষ্যমাত্রা বেশ পিছিয়ে যায় আয়কর ও ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর আদায়ে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন বর্তমানে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা থাকলেও কার্যত অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। তবুও অর্থবছরের ৯ মাসে রাজস্ব আদায় বেড়েছে ১৭ শতাংশ হারে। আর আসছে অর্থবছরের জন্য ২৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করতে যাচ্ছে সরকার। গত কয়েক বছরের রাজস্ব আদায়ের পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যাচ্ছে পরোক্ষ করের বড় খাত ভ্যাট আদায় বাড়ছে। গত ২০১৩১৪ অর্থবছরে ভ্যাট আদায় বেড়েছিল প্রায় ১২ শতাংশ। ২০১২১৩ ও ২০১১১২ অর্থবছরে এ প্রবৃদ্ধির হার ছিল যথাক্রমে ১৩ শতাংশ ও ২৩ শতাংশ। এত বেশি হারে আদায়ের পরও বলা হয়ে থাকে জনগণ কর দেয় না। কিংবা বাংলাদেশে প্রত্যক্ষ করদাতার সংখ্যা কম। কিন্তু করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর না থাকলেও এদেশে সবাই কর দিচ্ছেন। প্রতিটি পর্যায়ে কর দেয়ার পরও সবাই কর দিচ্ছে না এমন কথা বলা অযৌক্তিক বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সাবেক ও বর্তমান অর্থমন্ত্রীগণও একই সুরে কথা বলেন। উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাগুলোকে দেখানোর জন্য মূলত করদাতা বাড়ানোর পদক্ষেপও নেয়া হয়েছে বলে জানায় এনবিআরের একটি সূত্র। তবে করদাতার সংখ্যা বাড়ানোর দিকে জোর না দিয়ে বৃহত্ পর্যায়ে কর ফাঁকি রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে সবাই নানাভাবে কর দেয় বলেই রাজস্ব বাড়ছে। আগামী অর্থবছরেও বিশাল রাজস্বের টার্গেট নিতে যাচ্ছে সরকার। প্রাথমিকভাবে আগামী অর্থবছরে ২৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে প্রায় ২ লাখ ৯ হাজার কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হচ্ছে। এর মধ্যে রাজস্ব বোর্ডকে এনবিআর চলতি অর্থবছরের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা থেকে বাড়তি আদায় করতে হবে অন্তত ৩০ শতাংশ। অতীতে কখনোই এ হারে রাজস্ব আদায় বাড়েনি। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন এবার সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা থেকে ২০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে এনবিআরের লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ ৬২ হাজার কোটি টাকা হলে তা বাস্তবসম্মত ছিল। কিন্তু ৩০ বা ৩১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব নয়। তবে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে আগামী অর্থবছরে তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ব্যক্তিকে করের আওতায় আনা হবে। সেই সঙ্গে শুল্ক কর ও ভ্যাট ফাঁকি কমিয়ে আনা আর মামলায় আটকে থাকা বিশাল সংখ্যক রাজস্বের একটি অংশ আদায় করার মাধ্যমে লক্ষ্য অর্জন করতে চায় সরকার। আগামী অর্থবছরও রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রার প্রবৃদ্ধি ২৮ শতাংশ হলে তা অর্জনও দুরূহ হবে বলে মনে করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. মোস্তাফিজুর রহমান। ইত্তেফাককে তিনি বলেন বাংলাদেশে রাজস্ব বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। কারণ জাতীয় আয়ের ভিত্তি বেড়েছে। কিন্তু এ হারে রাজস্ব বাড়াতে হলে প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা দরকার। কিন্তু এনবিআরের বর্তমান সক্ষমতা বিবেচনায় এমন লক্ষ্যমাত্রা নেয়া হলে তা অর্জন দুরূহ হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6353.csv b/Bangla_fin_news_articles/6353.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..db8855ea0cfbfe44295e8aaac9a27a8023d78056 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6353.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6353,এসক্যাপের সমীক্ষায় বাংলাদেশের অবস্থান অপরিবর্তিত,2015-05-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতিসংঘের এশীয় এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের আর্থসামাজিক কমিশনের এসক্যাপ সমীক্ষায় অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে সূচকের দিক থেকে কিছুটা অগ্রগতি হলেও অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের অবস্থান এখনও নিচের দিকে এবং একই অবস্থানে রয়ে গেছে। সমীক্ষা অনুযায়ী ২০০০ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত সময়ে এ অঞ্চলের ১৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১২তম। এর আগে ১৯৯০৯৯ সময়কালেও একই অবস্থানে ছিল বাংলাদেশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর আইডিবি ভবনে এ সমীক্ষা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এসক্যাপের প্রধান কার্যালয় ব্যাংককসহ ৩৫টি দেশে একযোগে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমীক্ষা শীর্ষক এই প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির ইউএনডিপি আবাসিক পরিচালক পলিন তামেসিস বলেন দারিদ্র্য বিমোচন প্রাথমিক শিক্ষা শিশু ও মাতৃমৃত্যুহার হ্রাস প্রভৃতি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ভাল উন্নয়ন করেছে। এদেশের জন্য ইতিবাচক দিক হল এখানে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী রয়েছে। তাদের দক্ষতা ও শিক্ষার অভাব পূরণ করতে পারলে তা দেশের উন্নয়নে বেশ কাজ দিবে। প্রতিবেদনের নানা দিক তুলে ধরে এসক্যাপের ব্যাংকক বিশেষ প্রয়োজন বিভাগের প্রধান সৈয়দ এএম নুরুজ্জামান বলেন ২০১৫ সালে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি সামান্য বাড়বে। এদেশের প্রবৃদ্ধি অনেক টেকসই। তবে বাহ্যিক ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে বলে তিনি মনে করেন। তিনি বলেন জনসংখ্যার উল্লেখযোগ্য অংশের কর্মসংস্থান থাকলেও দৈনিক ভিত্তিতে যারা কাজ করেন তাদের একটা বড় অংশের কর্মসংস্থান সব সময় ঝুঁকির মধ্যে থাকে। বাংলাদেশের শহর ও গ্রামের মানুষের জীবনমানের পার্থক্যও অনেক বেশি। দেশের সার্বিক উন্নয়নে গ্রামীণ উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দেয়া আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা এবং উন্নয়নমূলক কাজে আর্থিক বরাদ্দ বৃদ্ধির সুপারিশ করেন তিনি। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিআইডিএস মহাপরিচালক কেএএস মুরশিদ বলেন বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি অপরিবর্তিত হলেও প্রতিবছর ছয় থেকে সাড়ে ছয় শতাংশ হচ্ছে। বিশ্বমন্দাসহ বিভিন্ন ধাক্কা ভালভাবেই সামাল দিতে পেরেছে বাংলাদেশ। সামাজিক খাত ও নারীপুরুষের সমতাভিত্তিক ক্ষমতায়নে প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশ ভাল করেছে। তবে গুরুত্বপূর্ণ সূচকগুলো যেমন প্রবৃদ্ধি দারিদ্র্য বিমোচন গুণগত অবকাঠামো মানসম্পন্ন শিক্ষা মানবসম্পদ উন্নয়ন ও জ্বালানি সক্ষমতার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় ভাল করতে পারেনি। তিনি বলেন দেশের প্রবৃদ্ধি সাত শতাংশ বা তার বেশি হতে হলে অবশ্যই বিনিয়োগ ২৭২৮ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ করতে হবে। বেসরকারি বিনিয়োগ এবং এফডিআই সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। একইসঙ্গে কমাতে হবে দারিদ্র্যতার হার ও বৈষম্য। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6354.csv b/Bangla_fin_news_articles/6354.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5984c516700184554f06a429288893c02da7a9c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6354.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6354,৩ কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা,2015-05-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আর এইবিএল ফার্স্ট ইসলামিক এবং এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ট্রাস্টি কমিটি ইউনিট হোল্ডারদের জন্য নো ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। অর্থাত্ এবার ইউনিট হোল্ডাররা কোনো লভ্যাংশ পাচ্ছেন না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6355.csv b/Bangla_fin_news_articles/6355.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f6ef3579059c25eec3a4c8ba226445b860e2e81b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6355.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6355,পুঁজিবাজারে সূচক কমেছে,2015-05-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে লেনদেন বাড়ছে। সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানোর বিষয়ে অর্থমন্ত্রীর ইঙ্গিত দেয়ার পর থেকে প্রতিদিনই বাড়ছে পুঁজিবাজারের লেনদেন। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন সাড়ে ছয় শ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই লেনদেন হয়েছে পঞ্চাশ কোটি টাকার বেশি। লেনদেন বাড়লেও সূচক কিছুটা কমেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনকয়েক দিন সূচক ও শেয়ারের দাম বাড়ায় গতকাল কিছুটা দর সংশোধন হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতায় সূচক কমে গেছে। এটা বাজারের স্বাভাবিক প্রবণতা। তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৭ কমে ৪ হাজার ৩১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১২ কমে ১ হাজার ৬২৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৬৯ কোটি ৩৯ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৩১ কোটি ৪৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৮টির কমেছে ১৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৭২ বেড়ে ১৩ হাজার ৩২৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮১টির কমেছে ১৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6356.csv b/Bangla_fin_news_articles/6356.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..401e02ae6f2833d166a3362f7b41046f3878db4b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6356.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6356,কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর,2015-05-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংক অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়নের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কাজ করছে। সরকারের নীতি সহায়তায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়নে উৎসাহিত করেছে। এতে প্রচলিত ব্যাংকিং ধারার বাইরে গিয়ে আমরা অধিকসংখ্যক মানুষকে অর্থায়ন করতে পেরেছি। যা প্রকারান্তরে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়ক হয়েছে। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ প্রবৃদ্ধি অর্জন এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ ব্যাংক এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও যৌথভাবে সেমিনারের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. বিরুপক্ষ পাল আইএলও আবাসিক প্রধান শ্রীনিবাস রেড্ডি এবং আইএলও জেনেভা কার্যালয়ের এমপ্লয়মেন্ট এন্ড লেবার মার্কেট পলিসিজ শাখার প্রধান আয়ানাতুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন। গভর্নর বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রধানত মূল্যমান স্থিতিশীল রাখতে কাজ করে থাকে। কিন্তু এখন প্রথাগত এই কাজের বাইরে গিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পাশাপাশি বিশ্বের অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক উন্নয়নমুখী কাজে এগিয়ে আসছে। বাংলাদেশ ব্যাংক এক্ষেত্রে রোল মডেলের ভূমিকায় আছে। তিনি বলেন সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ধরে রাখা সম্ভব হয়েছে। সামাজিক দায়বদ্ধ কর্মসূচিও বেড়েছে। এতে দারিদ্র্য হ্রাসের হার যেমন বেড়েছে তেমনি মূল্যস্ফীতির ক্ষেত্রে ভোলাটাইলিটি কমেছে। সুদহার হ্রাস পাচ্ছে। বাংলাদেশ সম্পর্কে বৈশ্বিক রেটিং এজেন্সিসমূহের মূল্যায়নের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন মুডিসহ একাধিক রেটিং এজেন্সি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতি এবং আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করছে। তিনি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক সবুজ অর্থায়নে নজর দেয়ার কারণে দেশে এখন সবুজ কারখানা গড়ে উঠছে। বিশ্বের প্রথম সবুজ পোশাক কারখানা বাংলাদেশে স্থাপন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা বিশ্ববাসীকে এই বার্তা দিতে চাই বিযাক্ত কার্বন নিঃসরণে আমাদের ভূমিকা নগণ্য হলেওসবুজ পৃথিবী গড়তে আমরা অগ্রগামী ভূমিকা রাখছি। তৈরি পোশাক কারখানার কর্মপরিবেশের উন্নয়নে বাংলাদেশ ব্যাংক জাইকার সহায়তায় কাজ করছে বলে তিনি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6357.csv b/Bangla_fin_news_articles/6357.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6fae65f1d8c498195b228a30d6ad08bab4f03a54 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6357.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6357,‘৭৫ শতাংশ পোশাক কারখানার পরিবেশের উন্নতি হয়েছে’,2015-05-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আইএলও আবাসিক প্রধান শ্রীনিবাস রেড্ডি বলেন রানা প্লাজা ধসের পর বাংলাদেশের ৭৫ শতাংশ পোশাক কারখানার কর্মপরিবেশের উন্নতি হয়েছে। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ প্রবৃদ্ধি অর্জন এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ ব্যাংক এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও যৌথভাবে সেমিনারের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. বিরুপক্ষ পাল আইএলও জেনেভা কার্যালয়ের এমপ্লয়মেন্ট এন্ড লেবার মার্কেট পলিসিজ শাখার প্রধান আয়ানাতুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন। রেড্ডিবলেন এ দেশের পোশাক শিল্পে বিপুলসংখ্যক নারী শ্রমিক কাজ করছে যা নারীর ক্ষমতায়ন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখছে। তবে কর্মদক্ষতার অভাব এদের জীবনমান উন্নয়নে বড় বাঁধা। পোশাক শ্রমিকসহ বাংলাদেশের তরুণদের কর্মদক্ষতা বাড়ানোর ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6358.csv b/Bangla_fin_news_articles/6358.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0bfbf78ea4abf3c259414b82b64279c9aaa32629 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6358.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6358,চলতি বছরে জিডিপি’র প্রবৃদ্ধি ৬৫১ শতাংশ,2015-05-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি হচ্ছে ৬.৫১ ভাগ। জিডিপির আকার চলতি মূল্যে দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ১৩ হাজার ৫৯৯ কোটি টাকা। গত বছর তা ছিল ১৩ লাখ ৪৩ হাজার ৬৭৪ কোটি টাকা। বৃহস্পতিবার শেরেবাংলা নগরে পরিকল্পণা কমিশনের সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় অর্থনীতি পরিষদের সভায় এই প্রবৃদ্ধিকে অনুমোদন দেয়া হয়। সভাশেষে পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান। মন্ত্রী জানান মোট জিডিপির মধ্যে কৃষি খাতের অবদান ১৫.৫৯ ভাগ শিল্প খাতের অবদান ২৭.৯৮ ভাগ এবং সেবা খাতের অবদান ৫৬.৪২ ভাগ। গত বছর এ তিনটি খাতের অবদান ছিল যথাক্রমে কৃষিতে ১৬.১১ ভাগ শিল্পে ২৭.৭১ ভাগ এবং সেবা খাতে ৫৬.১৮ ভাগ। মন্ত্রী জানান এ বছর এ তিনটি খাতে প্রবৃদ্ধির হার যথাক্রমে কৃষিতে ৩.০৪ ভাগ শিল্পে ৯.৬ ভাগ এবং সেবায় ৫.৮৩ ভাগ। গত বছর প্রবৃদ্ধির হার ছিল যথাক্রমে কৃষিতে ৪.৩৭ ভাগ শিল্পে ৮.১৪ ভাগ এবং সেবায় ৫.৬২ ভাগ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6359.csv b/Bangla_fin_news_articles/6359.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..49a47ed3aaccd1d534a8d3a3d5283f0aeb598b91 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6359.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6359,অর্থসংস্থানের চাপ পড়বে এনবিআরে,2015-05-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পে কমিশন বাস্তবায়ন হচ্ছে আগামী জুলাই থেকে। সরকারি চাকরিজীবী প্রতিরক্ষা ও অন্যান্য বাহিনী এবং উন্নয়ন প্রকল্পে থাকা জনবলসহ প্রায় ২১ লাখ কর্মকর্তাকর্মচারীর বেতনভাতা জাতীয় বেতন কাঠামোর অধীনে আসবে। তাতে বেতনভাতা বাড়িয়ে নতুন কাঠামো বাস্তবায়নে শুধু মূল বেতন বাবদ বছরে অতিরিক্ত ব্যয় হবে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা। অন্যান্য ভাতা মিলিয়ে এটি ৩০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। আসছে অর্থবছরে কেবল মূল বেতন বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। পরবর্তী বছরে এর সঙ্গে ভাতা যুক্ত হবে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে নতুন বেতন কাঠামো কার্যকরের প্রস্তুতি আগে থেকেই রয়েছে। তবে অর্থনীতিবিদরা বলছেন যে উপায়েই বাস্তবায়ন করা হোক না কেন বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন করতে গিয়ে রাজস্ব আদায়ে বাড়তি চাপ থাকবেই। এর মূল ভার নিতে হবে রাজস্ব বোর্ডকে এনবিআর। অর্থমন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে নতুন পে কমিশন বাস্তবায়নের বিষয়টি মাথায় রেখে আগামী বাজেটে আয়করের আওতা বাড়ানোর টার্গেট রয়েছে। এ লক্ষ্যে দেশব্যাপী বাড়ি ও গাড়ির মালিকদের আয়করের আওতায় আনা হতে পারে। সমপ্রতি অর্থমন্ত্রীও বলেছেন যাদের বাড়ি ও গাড়ি রয়েছে তাদের উপর ট্যাক্স বসানো হবে। এর ফলে করের আওতার বাইরে থাকা অনেকেই করজালে ঢুকবেন। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের অনেকেই করের আওতায় আসবেন। অন্যদিকে নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমেও ভ্যাট আদায় বাাড়াতে চায় এনবিআর। অর্থমন্ত্রী নিজেও সমপ্রতি এনবিআরের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের সাথে বাজেট নিয়ে আলোচনায় আয়করের আওতা বাড়ানো উপায় খুঁজতে বলেছেন বলে এনবিআর সূত্র জানিয়েছে। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম মনে করেন মূল বেতন বাস্তবায়নে ১৫ হাজার কোটি টাকা কম প্রয়োজন হতে পারে। তবে ইত্তেফাককে তিনি বলেন বেতন কাঠামো বাস্তবায়নের জন্য সরকারের একটা রাজস্ব বরাদ্দ থাকে। এটি এনবিআরের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত না। তবে এর বাস্তবায়ন করতে গিয়ে রাজস্ব বোর্ডের উপর একটা চাপ থাকবে। এক্ষেত্রে সরকারের জন্য স্বস্তির বিষয় হলো আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানী তেলের দাম কমলেও সরকার দেশে কমাচ্ছে না। তাতে ভর্তুকির টাকা বেঁচে যাচ্ছে। ফলে বেতন কাঠামো বাস্তবায়নে খুব সমস্যা হবে হবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6360.csv b/Bangla_fin_news_articles/6360.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..79d20c046dc4cd8b3bce04d97b2ac9eb4366a0bb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6360.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6360,শর্ত পূরণের পরেও সব অর্থ দেয়নি আইএমএফ,2015-05-13,জামাল উদ্দীন,আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ কাছ থেকে বর্ধিত ঋণ সহায়তার পুরো অর্থ মেলেনি। গত মার্চে মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও অবশিষ্ট কিস্তির অর্থ ছাড়ে কোন তত্পরতা নেই। এমনকি এই ঋণ পেতে নানা শর্ত পরিপালন করলেও অর্থ দিচ্ছে না আইএমএফ। অর্থমন্ত্রণালয় সূত্র জানায় লেনদেন ভারসাম্য স্থির রাখতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের সঙ্গে ১শ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তি করে সরকার। চুক্তির শর্ত মোতাবেক দফায় দফায় বিদ্যুতজ্বালানির দাম বৃদ্ধিসহ শ্রম আইন তৈরি সংশোধিত ভ্যাট আইন প্রণয়নসহ প্রায় সকল শর্ত পূরণ করা হয়। এমনকি স্থানীয় ব্যবসায়ীদের আপত্তির মুখেও অযৌক্তিক ভ্যাট আইন করা হয়। ২০১২ সালের এপ্রিলে বাংলাদেশের জন্য বর্ধিত ঋণ সহায়তা ইসিএফ হিসাবে ৯৮ কোটি ৭০ লাখ ডলারের সমপরিমাণ এসডিআর প্রায় ১ বিলিয়ন অনুমোদন করে আইএমএফ। প্রতি কিস্তিতে ১৪ কোটি ১০ লাখ ডলার করে বাংলাদেশকে দেয়ার কথা ছিল। সবমিলিয়ে ৫ কিস্তি পাওয়ার পর তা আটকে যায়। শেষ দুই কিস্তির অর্থছাড় না করলেও গত মার্চ মাসে ইসিএফ এর সময় পার হয়েছে। চলতি বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ১০ মার্চ পর্যন্ত রডরিগো কুবেরোর নেতৃত্বে ইসিএফ এর পঞ্চম ও ষষ্ঠ পর্যালোচনা শেষ হয়। সে সময় তিনি বলেছিলেন বাংলাদেশের সার্বিক কর্মকান্ডে তারা সন্তুষ্ট। সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও স্থিতিশীল ছিল। বাংলাদেশের ঋণমানও অনেক ভালো। তারপরও দুটি কিস্তির অর্থ ২৮০ কোটি ডলার এখনও ছাড় করেনি সংস্থাটি। উল্টো এ কর্মসূচির মেয়াদ বাড়ানোর জন্য সরকারকে চাপ দিচ্ছে। তবে ইতিপূর্বে অর্থমন্ত্রী জানিয়েছিলেন ইসিএফের মেয়াদ বাড়ানো হবে না। সর্বশেষ আইএমএফ বলছে চুক্তির প্রভিশন অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় ১ এপ্রিল২০১৫ এর পর আরো তিন মাস সময় বর্ধিত করা যাবে। আর কিস্তির অর্থ আগামী অক্টোবরনভেম্বরের আগে ছাড় করা সম্ভব নয় বলে সরকারকে জানিয়ে দিয়েছে। এবিষয়ে পলিসি রিসার্চ ইন্সটিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর ইত্তেফাককে বলেন আইএমএফ এর ঋণ পাওয়ার জন্য বড় শর্ত ছিলো ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন। সরকার এ আইন বাস্তবায়নে সঠিক ভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে। সুতরাং এ ঋণ খুব সহজে পাওয়াই যৌক্তিক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6361.csv b/Bangla_fin_news_articles/6361.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bed49811edcfc9748b013d84158565e432a7abc2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6361.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6361,৬৫ লাখ গাড়ির ত্রুটিপূর্ণ এয়ারব্যাগ পাল্টাচ্ছে টয়োটা ও নিশান,2015-05-13,অনলাইন ডেস্ক,জাপানের গাড়ি প্রস্তুতকারী কোম্পানি টয়োটা ও নিশান বিশ্বব্যাপী ৬৫ লাখ গাড়ি ফিরিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গাড়িগুলোতে ব্যবহৃত ত্রুটিপূর্ণ এয়ারব্যাগ পাল্টে দিতে এই উদ্যোগ নিয়েছে কোম্পানি দুটি। দুর্ঘটনার সময় অন্য কোন গাড়ি বা কোন কিছুর সাথে মুখোমুখি ধাক্কা লাগা মাত্র এয়ারব্যাগ ড্যাশবোর্ড থেকে ফুলে বেরিয়ে গিয়ে যাত্রী ও ড্রাইভারে প্রাণ রক্ষা করতে সহায়তা করে। বিশ্বের সর্ববৃহৎ গাড়ি তৈরিকারী কোম্পানি টয়োটা জানিয়েছে মার্চ ২০০৩ থেকে ২০০৭ সালের নভেম্বর পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী বিক্রি করা ৩৫ টি মডেলের প্রায় ৫০ লাখ গাড়িতে ব্যবহৃত টাকাটা কোম্পানির তৈরি এয়ার ব্যাগে ত্রুটি ধরা পড়ায় তারা সেসব এয়ারব্যাগ পাল্টে নতুন এয়ারব্যাগ লাগিয়ে দিবেন। একই ত্রুটির কারণে জাপানের আরেকটি গাড়ি তৈরির কোম্পানি নিসান তাদের প্রায় ১৬ লাখ গাড়ির এয়ারব্যাগ পরিবর্তন করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে দুটি কোম্পানিই জানিয়েছে ত্রুটি থাকার পরও একারণে এখন পর্যন্ত কোন দুর্ঘটনার ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। তদন্তে ত্রুটি ধরা পড়ার পর নিরাপত্তার স্বার্থেই তারা এই পদক্ষেপ নিচ্ছেন। সূত্র বিবিসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6362.csv b/Bangla_fin_news_articles/6362.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28322de8f653570c74a95aab8a1ed725ccbb3c4e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6362.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6362,‘২০২১ সালের মধ্যে সব উপজেলায় কর অফিস হবে’,2015-05-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন আমাদের গ্রামাঞ্চলেও অর্থনীতি শক্তিশালী হচ্ছে। এ জন্য সংসদ সদস্যদের পক্ষ থেকেই উপজেলা পর্যায়ে করের আওতা বাড়ানোর দাবি উঠে এসেছে। তাই উপজেলা পর্যায়ে কর অফিস করা হচ্ছে। ২০২১ সালের মধ্যে সব উপজেলায় কর অফিস করা হবে। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় সংসদীয় কমিটির সভাপতিদের সঙ্গে প্রাকবাজেট আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের এ সব কথা জানান তিনি। অর্থমন্ত্রী বলেন আমরা যেসব পরিকল্পনা নিয়ে বরাদ্দ দিই মাঠপর্যায়ে তা উপযুক্ত সময়ে পৌঁছায় না। এর বড় কারণ হলোকিছু মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের অদক্ষতা ও নৈতিকতার অভাব। প্রকৃতঅর্থে আমাদের কর্মকর্তাদের দক্ষতা বাড়লেও নৈতিকতার অভাব রয়েই গেছে। এ সব কর্মকর্তা এখন কম বেতনের দোহাইও দিতে পারেন না। তবু তারা ঠিকভাবে কাজ করেন না। এর সমাধান কি জানি না। তবে এবার থেকে বরাদ্দ দেয়ার পর দুই মাসের মধ্যে জানাতে হবে কে কত টাকা পেল। এ নিয়ম করলে সমস্যা কমে আসবে। মুহিত বলেন সোলার এনার্জি খাতে আমরা যথেষ্ট পরিমাণে সুযোগ সুবিধা দিয়েছি। এখাতে আমাদের উন্নতিও হচ্ছে। এ সব সুযোগসুবিধা অব্যাহত রাখা হবে। এ ছাড়া বিদ্যুত্ সাশ্রয়ের জন্য সেন্সর লাইট ও ফ্যান ব্যবহারে উত্সাহ দেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6363.csv b/Bangla_fin_news_articles/6363.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..27be90afa9cd44a5fccb345e52b6343d0a7eea26 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6363.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6363,বাংলাদেশ শিপিংয়ের এজিএমের তারিখ পরিবর্তন,2015-05-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেবার্ষিক সাধারণ সভার এজিএম তারিখ পরিবর্তন করেছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন বিএসসি। পরিবর্তিত তারিখ অনুযায়ী আগামী ১৩ জুন কোম্পানিটিরএজিএম অনুষ্ঠিত হবে।এর আগে ৬ জুন এজিএমের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছিল। এজিএমের তারিখ পরিবর্তন করা হলেও ভেন্যু অপরিবর্তিত থাকবে। চট্টগ্রাম মহানগরীর বন্দর এলাকায় অবস্থিত শহীদ মোহাম্মদ ফজলুর রহমান মুনশি অডিটরিয়ামে বেলা ১১টায় এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6364.csv b/Bangla_fin_news_articles/6364.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d33c1381906b2c123b42d306118db4d36fcb4aad --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6364.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6364,পুঁজিবাজারে ৭০০ কোটি টাকার লেনদেন,2015-05-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বুধবার প্রায় ৭০০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৬৩৭ কোটি টাকার। বাজারে দর বৃদ্ধিরক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল মিউচুয়াল ফান্ড। দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে এ খাতের ইউনিটগুলো হলোট্রাস্ট ব্যাংক ১ মিউচুয়াল ফান্ড ১ম প্রাইম ফাইন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ড আইসিবি এএমসিএল ২য় মিউচুয়াল ফান্ড এবং আইসিবি এমপ্লয়ী মিউচুয়াল ফান্ড১ স্কিম১।তথ্যে দেখা গেছেবুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৬ বেড়ে ৪ হাজার ৩৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১৩ বেড়ে ১ হাজার ৬৩৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৩৭ কোটি ৯০ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৮৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৭টিকোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৯টির কমেছে ১২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৮ বেড়ে ১৩ হাজার ৪০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৫ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৪টির কমেছে ৯৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে সাতটি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6365.csv b/Bangla_fin_news_articles/6365.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f1d4df4e17154bb7df4054452e48f6e05af862b2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6365.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6365,বাজেটে করের আওতা বাড়ছে অর্থমন্ত্রী,2015-05-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসছে বাজেটে করের আওতা বাড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। গতকাল বুধবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে বাজেট নিয়ে ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে সভায় তিনি বলেন ১৬ কোটি মানুষের দেশে মাত্র ১১ লাখ করদাতা। আরো ব্যাপক সংখ্যক মানুষকে করের আওতায় আনতে হবে। আমি চাই অর্ধেক মানুষ করের আওতায় আসুক। এটি হয়তো চরমপন্থা হয়ে যাবে। কিন্তু প্রতিবেশী দেশ ভারত ও নেপালে এটি যথাক্রমে ৩২ শতাংশ ও ২২ শতাংশ। আমাদেরও সে পথে যেতে হবে। প্রতিবছর বাজেটের আগে বাজেট প্রণয়নকারী কর্তৃপক্ষ রাজস্ব বোর্ড এনবিআর ও ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই যৌথভাবে বাজেট নিয়ে পরামর্শক কমিটির সভা করে থাকে। বাজেটের আগে ব্যবসায়ীদের সাথে আনুষ্ঠানিকভাবে এটি সর্বশেষ ও সবচেয়ে বড় সভা। এ সভায় ব্যবসায়ীরা অর্থমন্ত্রীকে সরাসরি তাদের প্রস্তাব ও দাবি জানানোর সুযোগ পান। গতকাল এ পরামর্শক কমিটির ৩৬তম সভায় এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে মূল দাবি তুলে ধরেন। এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় এ সময় অন্য ব্যবসায়ী নেতারাও তাদের বক্তব্য ও দাবি তুলে ধরেন। অর্থমন্ত্রী দেশীয় উত্পাদনকারীদের আমদানি পণ্যের সম্পূরক শুল্ক ব্যবস্থার উপর নির্ভর না থেকে সক্ষমতা বাড়ানোর তাগিদ দেন। তিনি বলেন কর ব্যবস্থায় কিছু সংকট আছে। তবে আমদানি পণ্যের সম্পূরক শুল্ক ব্যবস্থা থেকে আদায় কমাতে হবে। অন্যদিকে আগামী বছর থেকে শুল্ক খাতে আয় কমলেও সার্বিক রাজস্ব আদায় বাড়াতে হবে। অর্থাত্ সরকারকে আয়কর ও ভ্যাট আরো বাড়াতে হবে। এ পরিস্থিতিকে ইঙ্গিত করে অর্থমন্ত্রী ব্যবসায়ীদের বিষয়টি সহ্য করে নেয়ার আহ্বান জানান। বর্তমানে ২ কোটি টাকার বেশি সম্পদধারীদের প্রদেয় করের উপর বিভিন্ন হারে সারচার্জ মাশুল দিতে হয়। এটিকে আগামী বছর থেকে প্রোপার্টি ট্যাক্স সম্পত্তি কর হিসেবে চালু করার চিন্তা করছে অর্থ মন্ত্রণালয়। তবে ভারত দীর্ঘদিন পর প্রোপার্টি ট্যাক্স প্রথা বাতিল করেছে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বিষয়টি নিয়ে আরো চিন্তা করার জন্য এনবিআরকে নির্দেশ দেন। এ সময় বিগত কয়েক বছরে আয়করে সরকারের সাফল্য তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী। বড় বাজেটের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে তিনি বলেন বড় বাজেট না হলে সেবা দেব কী করে টানা দ্বিতীয় মেয়াদে বর্তমান সরকারের দ্বিতীয়বার বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছেন তিনি। বর্তমানে জিডিপিতে রাজস্বের অবদান ১১ শতাংশে উন্নীত করা হয়েছে। তিনি বলেন এর মধ্যে গত ছয় বছরে বেড়েছে ৩ শতাংশ। আর এর আগের তিন শতাংশ বৃদ্ধি করতে ২৭ বছর সময় লেগেছিল। আগামী চার বছরে জিডিপিতে করের অবদান আরো অন্তত ৩ শতাংশ বাড়াতে চান তিনি। সিগারেট ফোঁকাকে বিনোদন হিসেবে নিয়েছে মানুষ আলোচনার এক পর্যায়ে তামাকের কর বিষয়ে তিনি বলেন আগে কোম্পানির সাথে বসে মান অনুযায়ী এর উপর বিভিন্ন স্তরে শুল্ককরের হার ঠিক করে দিতাম। এবার এটা বাজারের উপর ছেড়ে দিতে চাই। অন্যান্য দেশে যেভাবে ধার্য করা হয় সেভাবেই ধার্য করা হবে। বিনিয়োগবান্ধব বাজেটের দাবি এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে আগামী বাজেটকে বিনিয়োগবান্ধব করতে পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানানো হয়েছে। সংগঠনের সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ তার বক্তব্যে বলেন শিল্প ও বিনিয়োগবান্ধব বাজেট প্রণয়ন করা হবে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। বিনিয়োগের মূল বাধা হচ্ছে দুর্বল অবকাঠামো। সেই সঙ্গে রাজনৈতিক অস্থিরতা ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদ বিদ্যুত্ ও জ্বালানির অপর্যাপ্ততা অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা শিল্প প্লটের অপর্যাপ্ততা বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত করছে। এসব সংকট দূর করার তাগিদ দেন তিনি। এছাড়া রাজনৈতিক অস্থিরতায় ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য বিশেষ কর সুবিধা দেয়ার বিষয়টি বিবেচনার দাবি জানান। বাস্তবায়ন ক্ষমতা বিবেচনায় নিয়ে বাজেটের আকার নির্ধারণের তাগিদ দেয় এফবিসিসিআই। আগামী বছরের এডিপি বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি চলতি অর্থবছরের সংশোধিত লক্ষ্যের তুলনায় ৩৩ শতাংশ বেশি হচ্ছে উল্লেখ করে এডিপি বাস্তবায়নযোগ্য সীমায় আনার প্রস্তাব করা হয়। সেই সঙ্গে মেগা প্রকল্পসহ সব ধরনের প্রকল্পের ব্যয় এবং কাজেট গুণগত মান উন্নয়নেরও তাগিদ দেয়া হয়। এ সময় এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে আয়কর ভ্যাট ও শুল্ক বিষয়ে বিভিন্ন দাবি তুলে ধরা হয়। আয়কর বিষয়ে ১৪২টি ভ্যাট নিয়ে ১২৭ ও শুল্ক বিষয়ে ৩১৮টি নিয়ে মোট ৫৮৭টি প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। ইন্দোবাংলা চেম্বারের সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ বলেন বাজেট আসলে আতঙ্ক তৈরি হয়। কারণ কর আদায়কারীরা বাজেটের চেতনা অনুসরণ করেন না। কৃষিঋণ পুনতফসিলের সুযোগ দেয়া হতে পারে রাজনৈতিক কারণে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ঋণ পুনতফসিলের সুযোগ দেয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আসছে বাজেটে এ বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে। গতকাল সচিবালয়ে চ্যানেল আইয়ের হূদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের পক্ষ থেকে কৃষি বাজেট সংক্রান্ত প্রাকবাজেট আলোচনায় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় ৫৭ দফা সুপারিশমালা উপস্থাপন করেন চ্যানেল আইয়ের বার্তা বিভাগের প্রধান শাইখ সিরাজ। হরতালঅবরোধে পণ্য বাজারজাত করতে না পারায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের কৃষি ঋণ মওকুফ করা হবে কি না জানতে চাইলেঅর্থমন্ত্রী বলেন এ কথা ঠিক হরতালঅবরোধের কারণে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তবে কৃষি ঋণ মওকুফ করা হবে কি না এ বিষয়ে আমি এখনো কিছু ঠিক করিনি। তবে কৃষি ঋণ রিসিডিউল পুনঃতফসিল করা হতে পারে বলে জানান তিনি। অনুষ্ঠানে শাইখ সিরাজ বলেন এবারের কৃষি বাজেট আলোচনায় কৃষকদের একটি প্রধান দাবি ছিল কৃষি ঋণ মওকুফ করা। কারণ হরতালঅবরোধের কারণে গত তিন বছর ধরে কৃষকরা তাদের পণ্য বাজারজাত করতে পারেনি। আগামী বাজেটে কৃষি খাতে বরাদ্দ ও ভর্তুকীর বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন এক্ষেত্রে বড় ধরনের কোন পরিবর্তন আসছে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6366.csv b/Bangla_fin_news_articles/6366.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d6fd40426d6a55e2941691306c7ca8ecf782d98f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6366.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6366,পুঁজিবাজারে দরসংশোধন,2015-05-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে টানা পাঁচ দিন সার্বিক মূলসূচক বাড়ার পর মঙ্গলবার কিছুটা দরসংশোধন হয়েছে। উভয় পুঁজিবাজারে সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনও কমেছে। এ দিকে মন্দা বাজারেও মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ইতিবাচক প্রবণতা দেখা গেছে। এ খাতের ৮১ শতাংশ কোম্পানির ইউনিটের দর বেড়েছে। মঙ্গলবার দরবৃদ্ধির শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলোর প্রথম চারটিই মিউচুয়াল ফান্ডের। এগুলো হলোএনসিসিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড ১ম ট্রাস্ট ব্যাংক ১ মিউচুয়াল ফান্ড ১ম প্রাইম ফাইন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ড আইসিবি এএমসিএল ২য় মিউচুয়াল ফান্ড এবং আইসিবি এমপ্লয়ি মিউচুয়াল ফান্ড১ স্কিম১।তথ্যে দেখা গেছেমঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২২ কমে ৪ হাজার ৩২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ২ কমে ১ হাজার ৬২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৫৪ কোটি ৩৯ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪২ কোটি ৩১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৩টির কমেছে ১৮৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৭৭ কমে ১৩ হাজার ৩৪৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৩টির কমেছে ১৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6367.csv b/Bangla_fin_news_articles/6367.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d2fc6b8886545b51b4698a9cd803b7910c8d3b29 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6367.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6367,১০ মাসে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ৫৬,2015-05-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত দশ মাসে সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি আরএডিপি বাস্তবায়ন হার মাত্র ৫৬ শতাংশ। টাকার অংকে তা ৪৩ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকা। একনেকপরবর্তী সংবাদ সস্মেলনে মঙ্গলবার পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ তথ্য দেন। মন্ত্রী বলেন গত অর্থবছরের একই সময় পর্যন্ত এ হার ছিল ৫৪ শতাংশ। এ বছর ৯ হাজার কোটি টাকার বেশি কাজ হয়েছে বলে তিনি জানান। পরিকল্পণা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ আইএমইডি সূত্রে জানা গেছেশতভাগ এডিপি বাস্তবায়ন করতে হলে বাকি দুই মাসে ৩৩ হাজার ৪০৬ কোটি টাকা ব্যয় করতে হবে। গত অর্থবছরের ১০ মাসে ৫৫ শতাংশ এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছিল। ২০১২১৩ অর্থবছরের হার ছিল ৫৪ শতাংশ। আর ২০১১১২ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে ব্যয় হয়েছিল ৫৫ শতাংশ অর্থ। আইএমইডির সর্বশেষ তথ্যানুাযী চলতি অর্থবছর ১০ মাসে বরাদ্দের ৯৬ শতাংশ অর্থ ব্যয় করেছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ পাওয়া স্থানীয় সরকার বিভাগ বাস্তবায়ন হার ৬৭ শতাংশ। বরাদ্দের ৪০ শতাংশ অর্থ ব্যয় করেছে সেতু বিভাগ। ৫৭ শতাংশ অর্থ ব্যয় করতে পেরেছে বিদ্যুত্ বিভাগ। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এডিপি বাস্তবায়ন ৬০ শতাংশ। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ব্যয় করতে পেরেছে মাত্র ৪০ শতাংশ অর্থ। উল্লেখ্য চলতি অর্থবছরে ৮০ হাজার ৩১৫ কোটি টাকার মূল এডিপি অনুমোদন দেয়া হয়েছিল। বাস্তবায়নে ধীরগতি ও অর্থসংকটের কারণে এডিপি থেকে পাঁচ হাজার ৩১৫ কোটি টাকা কেটে নেয়া হয়। ফলে সংশোধিত এডিপির আরএডিপি আকার দাঁড়ায় ৭৫ হাজার কোটি টাকায়। আগামী অর্থবছরের জন্য সাড়ে ৯৬ হাজার কোটি টাকার এডিপি প্রণয়নের কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে পর্যায়ে রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6368.csv b/Bangla_fin_news_articles/6368.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cdc832b64274b9790bb60afeab3f3e4d0c32eb54 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6368.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6368,বাড়িগাড়ির মালিকরা করের আওতায় আসছে অর্থমন্ত্রী,2015-05-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করের আওতা বাড়াতে এখন থেকে বাড়ি আর গাড়ির মালিকরা আয় করের আওতায় আসবে বলে জানিয়েছে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। গতকাল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন দেশে মাত্র ১১ লাখ লোক কর দেয়। আমার সহকর্মীরা বলছেন ঢাকায়ই এর চেয়ে দ্বিগুণ লোক পাওয়া যাবে যারা কর দিতে সক্ষম। অনেক গাড়িবাড়ির মালিক রয়েছেন যাদের কর শনাক্তকরণ নম্বর নেই। এবার জরিপ করে তাদের উপর ট্যাক্স বসানো হবে। এরপর যা হয় হবে। এছাড়া বিনিয়োগে জমি স্বল্পতার সংকট কাটাতে দিনাজপুর রংপুরসহ দূরবর্তী এলাকায় বিনিয়োগে সুবিধা দেয়া কোম্পানির কর্পোরেট ট্যাক্স যৌক্তিক করার কথাও জানান তিনি। অর্থমন্ত্রী বলেন বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের কোম্পানির ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন হারে কর্পোরেট কর আদায় করা হয়। এটিকে যৌক্তিক করার পরামর্শ এসেছে। আমরা সেটি ভাবছি। অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার বিষয়ে পূর্বের নীতি বহাল থাকছে জানিয়ে তিনি বলেন এ অর্থ বিনিয়োগে আনার যুক্তি এসেছে। তবে আমি এর পক্ষে না। বর্তমানে প্রযোজ্য হারে কর দেয়ার পর জরিমানা দিয়ে এ ধরনের অর্থ বৈধ করার সুযোগ রয়েছে। তা এবারও বহাল রাখার চিন্তা করছি। এছাড়া প্রবাসীদের অর্থ বিনিয়োগে আনা শিল্পের জন্য কম সুদে ঋণ দেয়া পাচারকৃত অর্থ শনাক্ত করে তা করের আওতায় আনার বিষয়টিও উঠে এসেছে। তিনি বলেন ভ্যাট আইনটি জটিল মনে হলেও এটি ব্যবসায়ীদের জন্য ভালো হবে। এ সময় সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত দীপু মনি রহমত উল্লা বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6369.csv b/Bangla_fin_news_articles/6369.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..353d576d933948ada3aeda084b6beeaf738481c4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6369.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6369,বাজেটে কর্পোরেট কর কমানোর প্রস্তাব এফবিসিসিআই’র,2015-05-12,রিয়াদ হোসেন,বাজেটকে ব্যবসায়ীবান্ধব করতে কোম্পানির কর বা কর্পোরেট কর যৌক্তিক হারে কমানোর দাবি ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের। প্রতিবেশী দেশ ভারতের সামপ্রতিক বাজেটের উদাহরণ টেনে ভিন্ন ভিন্ন খাত এবং পরিস্থিতিতে আসছে বাজেটে এ হার কী হতে পারে তাও সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেয়া হলে তা যাতে কেবলমাত্র উত্পাদনমুখী খাতে দেয়া হয় সে প্রস্তাবও রাখা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে বাজেট নিয়ে পরামর্শক কমিটির সভায় এ সব প্রস্তাব তুলে ধরা হবে। এফবিসিসিআইয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আয়কর ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর ও আমদানি শুল্ক বিষয়ে সংগঠনটির পক্ষ থেকে আলাদা আলাদা প্রস্তাব তুলে ধরা হয়েছে। রাজস্ব বোর্ড এনবিআর ও এফবিসিসিআই যৌথভাবে এ সভার আয়োজন করছে। এতে অর্থমন্ত্রীসহ বাজেট সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত থাকবেন। কর্পোরেট কর কমানোর যুক্তিতে এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে বলা হয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ব্যক্তি করের তুলনায় কর্পোরেট করহার কম হয়ে থাকে। কিন্তু বাংলাদেশে এটি উল্টো। ফলে অনেক কোম্পানি তাদের সঠিক আয় প্রদর্শনে নিরুত্সাহিত হয়। সূত্র জানায় এফবিসিসিআইয়ের প্রস্তাবে ব্যাক্তি শ্রেণীর আয়কর দাতাদের করমুক্ত আয়সীমা বিদ্যমান ২ লাখ ২০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা করার প্রস্তাব দেয়া হচ্ছে। নারী ও বয়স্ক নাগরিক প্রতিবন্ধী ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের করমুক্ত আয়সীমাও বাড়ানোর প্রস্তাব থাকবে। বর্তমানে শেয়ারবাজারে নিবন্ধিত নয় এমন কোম্পানির ক্ষেত্রে কর্পোরেট কর হার ৩৫ শতাংশ। এটি কমিয়ে উত্পাদনকারী কোম্পানির ক্ষেত্রে সাড়ে ২৭ শতাংশ আর ট্রেডিং কোম্পানির ক্ষেত্রে ৩০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়া শেয়ারবাজারে নিবন্ধিত রয়েছে এমন কোম্পানির ক্ষেত্রে লভ্যাংশের উপর ভিত্তি করে যথাক্রমে ৩৫ শতাংশ সাড়ে ২৭ ও পৌনে ২৫ শতাংশ কর রয়েছে। এফবিসিসিআই এ হার কমিয়ে যথাক্রমে ৩০ শতাংশ ২৫ ও সাড়ে ২২ শতাংশ করার প্রস্তাব করেছে। ব্যাংক বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বর্তমানে সাড়ে ৪২ শতাংশ হারে কর্পোরেট কর দিচ্ছে। এটি কমিয়ে লভ্যাংশ প্রদানের উপর ভিত্তি করে যথাক্রমে ৪০ শতাংশ সাড়ে ৩৭ শতাংশ ও ৩৫ শতাংশ করার প্রস্তাব রয়েছে। মার্চেন্ট ব্যাংকের ক্ষেত্রে সাড়ে ৩৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩৫ শতাংশ মোবাইল ফোন ও সিগারেট প্রস্তুতকারক কোম্পানির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সাড়ে ৪২ শতাংশ রাখা এবং কোম্পানির লভ্যাংশ আয়ের উপর বিদ্যমান ২০ শতাংশের স্থলে ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাবও করা হয়েছে। বর্তমানে ২ কোটি টাকার অধিক সম্পদধারীদের উপর প্রদেয় করের উপর সারচার্জ বা মাশুল দিতে হয়। এ সীমা আড়াই কোটি টাকা করার প্রস্তাব থাকছে আজকের প্রস্তাবে। এছাড়া আমদানি পর্যায়ে অগ্রিম কর বিদ্যমান ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ করা এসএমইদের বার্ষিক টার্নওভার সীমা বিদ্যমান ৩০ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪২ লাখ টাকা বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি এডিআর ব্যবস্থাকে কার্যকর করা এনজিওদের ব্যবসায়িক কার্যক্রমকে আয়করের আওতায় আনতে আইনের সংশোধন করা রপ্তানিকারকদের নগদ সহায়তার উপর বিদ্যমান ৩ শতাংশের পরিবর্তে ১ শতাংশ করা সব ধরনের পণ্য রপ্তানিতে উেস কর দশমিক ৩ শতাংশ করাসহ আয়কর বিষয়ে ১৪১টি প্রস্তাব দেয়া হয়। ভ্যাট ভ্যাটের ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশের পরিবর্তে যারা উপকরণ রেয়াত নিতে ব্যর্থ তাদের জন্য হ্রাসকৃত হারের বিধানে নতুন ভ্যাট আইনে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে। নতুন ভ্যাট আইনে উপকরণ রেয়াত নেয়ার সুযোগ রেখে সব ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ হার রাখার বিধান রাখা হয়েছে। উত্পাদক ব্যবসায়ী ও সেবা খাতের জন্য টার্নওভারের বার্ষিক বিক্রয় উপর অব্যাহতি সীমা বিদ্যমান ২৪ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩৬ লাখ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। উত্পাদকদের ক্ষেত্রে অবশিষ্ট দেড় কোটি টাকা পর্যন্ত টার্নওভারে তিন শতাংশ এবং ব্যবসায়ী পর্যায়ে ২ শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপের সুবিধা রাখার প্রস্তাব করাসহ ১২৮টি প্রস্তাব করা হয়েছে। শুল্ক মৌলিক কাঁচামাল ও মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিতে ১ শতাংশ শুল্ক রাখার প্রস্তাব রয়েছে। এছাড়া দেশে উত্পাদিত হয় না এমন মধ্যবর্তী কাঁচামাল আমদানিতে ৩ শতাংশ অতিপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য ও দেশে উত্পাদিত কাঁচামাল ১০ শতাংশ এবং বিলাসদ্রব্য বা তৈরি পণ্য আমদানিতে ২৫ শতাংশসহ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপের প্রস্তাব শুল্ক বিষয়ে সংগঠনের পক্ষ থেকে ৩১৮টি প্রস্তাব থাকছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6370.csv b/Bangla_fin_news_articles/6370.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f54ff4f686497fd4585e77d63336346d38eda682 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6370.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6370,সৈয়দপুরে ধান আলুর পর মরিচেও মার খেল কৃষক,2015-05-12,সৈয়দপুর নীলফামারী সংবাদদাতা,নীলফামারীর সৈয়দপুরে ধান আলুর পর মরিচেও মার খেল কৃষক। প্রতিকেজি কাঁচা মরিচ মাত্র চার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কৃষকের উত্পাদন খরচ দূরে থাক ক্ষেত থেকে মরিচ তোলা ও বাজারে নিয়ে আসার খরচও উঠছে না। এবছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সৈয়দপুরে পাঁচটি ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ জমিতে মরিচের চাষ করা হয়। উপজেলার কামারপুকুর বাঙালিপুর খাতামধুপুর কাশিরাম বেলপুকুর বোতলাগাড়ি ইউনিয়নে উঁচু জমিতে মরিচের আবাদ করা হয়। অনেক কৃষক সাথী ফসল হিসাবেও মরিচ আবাদ করেন। এলাকার কৃষক আব্দুল কাদের জানান বর্তমানে কাঁচা মরিচের দাম নেই বললেই চলে। প্রতিকেজি ২৩ টাকা হিসাবে পাইকাররা কিনছেন। মরিচ তোলার খরচ ও ভ্যান ভাড়াটাও উঠছে না। ফলে তাদের লোকসান গুনতে হচ্ছে। প্রতিবছর এই সৈয়দপুরের বাজার থেকে পাইকাররা মরিচ কিনে বাইরের জেলায় পাঠাতো। কিন্তু এবারে দাম কম হওয়ায় তারাও বেশি মরিচ কিনছে না। পাইকারি বাজারের ক্রেতা শফিকুল ইসলাম জানান যে হারে মরিচ বাজারে আসছে সে হিসাবে ক্রেতা নেই। চাষিদের কাছ থেকে কাঁচা মরিচ কিনে মাত্র ৪ টাকা কেজিতে বিক্রি করতে হচ্ছে। আর খুচরা দোকানিরা সেই মরিচ ৮১০ টাকা কেজি বিক্রি করছেন। তিনি বলেন এবছর উপজেলার সর্বত্র কাঁচা মরিচের বাম্পার ফলন হয়েছে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ হোমায়রা মন্ডল জানান কাঁচা মরিচের আশাতীত ফলন হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে কৃষি বিভাগের উপসহকারী কৃষি অফিসারদের তদারকি ও পরামর্শে কৃষকরা এই সাফল্য অর্জন করেন। কিন্তু বাজারে দাম না পাওয়ায় কৃষকদের মাঝে কিছুটা হতাশা বিরাজ করছে। উপজেলার কৃষকরা একের পর এক ফসলের দাম না পাওয়ায় উত্পাদনে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন। চলতি বছর বোরোর বাম্পার ফলন হয়েছে। কিন্তু বাজারে ধান বিক্রি করে উত্পাদন খরচও উঠছে না। একই অবস্থা আলুর ক্ষেত্রেও। বর্তমানে প্রতিবস্তা ৮৫ কেজি আলু মাত্র ৭শ ৫০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। এভাবে উত্পাদিত ফসলে মার খাওয়ায় কৃষকরা নিজেদের পুঁজি হারিয়ে ফেলছেন। ছোট ও মাঝারি কৃষক ঘাটতি মোকাবেলায় জমি বিক্রি করে দিচ্ছেন বলে খোঁজ পাওয়া গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6371.csv b/Bangla_fin_news_articles/6371.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a655073b2d0b928ea24929fef27249b47c809031 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6371.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6371,পুঁজিবাজারের লেনদেন প্রায় সাড়ে ছয়শ’ কোটি টাকা,2015-05-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে টানা পঞ্চম দিনের মতো সূচক বেড়েছে। সোমবার উভয় পুঁজিবাজারে সূচক বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনও বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৫৯৬ কোটি টাকা। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি টাকা। উভয় বাজারে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৪৭ কোটি টাকা। এ লেনদেন গত ছয় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। লেনদেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল জ্বালানি খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১৩৫ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ২৩ শতাংশ। বাজার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে আগের দিনের মতো আজও বাজারে দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বীমা কোম্পানিগুলো এগিয়ে ছিল। দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে জনতা ইন্স্যুরেন্স। এছাড়া দর বৃদ্ধির শীর্ষে ছিল ফনিক্স ইন্স্যুরেন্স স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স এবং নর্দার্ন ইন্স্যুরেন্স। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে রবিবারের দর বৃদ্ধির পর আজও ঊর্ধ্বমূখী প্রবণতা ছিল। বাজার ভালো হওয়ার আশায় যারা এতদিন সাইডলাইনে ছিল তারা বিনিয়োগ করায় বাজারে সূচক বেড়েছে। দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে বীমা ও ব্যাংক খাত। বিমা খাতের শেয়ারগুলোর দর বেড়েছে প্রায় ৭ শতাংশ। আর ব্যাংক খাতের শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় ৬ শতাংশ। বাজারে দর বৃদ্ধির প্রবণতা থাকলেও বস্ত্র খাতের বেশিরভাগ কোম্পানির দর পতন হয়েছে। এ খাতের শেয়ারগুলোর দর কমেছে আড়াই শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৩৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৯৬ কোটি ৭১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭৫ কোটি ৮৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২১৭টির কমেছে ৭৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৩৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৪২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি ৮১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৫০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭১টির কমেছে ৬৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6372.csv b/Bangla_fin_news_articles/6372.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8d3d6a65aa5bfe8c31a6730c02ae6cbb68e17da0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6372.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6372,খুলনার ‘শেখপাড়া লোহাপট্টি’,2015-05-11,এনামুল হক খুলনা অফিস,দেশের অন্যতম বৃহত্ লোহার বাজার হিসাবে সুপরিচিত খুলনার শেখপাড়া লোহাপট্টি। লোহালক্কড়ের কান ফাঁটানো শব্দ এবং ক্রেতাবিক্রেতা আর শ্রমিকদের পদভারে দিনভর জমজমাট থাকে এই লোহাপট্টি। এখানে ছোটবড় পাঁচ শতাধিক লোহার দোকান গড়ে উঠেছে। এক একটি দোকানে লাখ থেকে কোটি কোটি টাকার লৌহজাত মালামাল রয়েছে। এ মার্কেটে প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার মালামাল কেনাবেচা হয়। প্রতিদিন ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত খোলা থাকে দোকানপাট। দূরদূরান্ত থেকে শত শত খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ী এই বাজার থেকে তাদের চাহিদামত লৌহজাত দ্রব্য কেনাকাটা করেন। এছাড়া এই বাজার থেকে বৃহত্তর খুলনা বিভাগসহ সমগ্র দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চল ও উত্তরবঙ্গে লৌহজাত মালামাল সরবরাহ করা হয়। শেখপাড়ার এই লোহার মার্কেটের ওপর ভিত্তি করে এখানে পাঁচ সহস্রাধিক মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। সেই সঙ্গে অন্নবস্ত্রের সংস্থান হয়েছে আরো দশ সহস্রাধিক মানুষের। যেভাবে শুরু ১৯৬৫ সালের দিকে আবু হানিফ নামে একজন লোহা ব্যবসায়ী নগরীর খানজাহান আলী রোডের ফেরিঘাট মোড়ে প্রথমে একটি পুরাতন লোহার মালামালের দোকান দেন। ব্যবসাটি লাভজনক হওয়ায় আবু হানিফের পাশাপাশি বুচাই রহমান নূরু চৌধুরী আব্দুল কাদের ও পরশ আলীসহ আরো বেশ কয়েকজন ব্যক্তি এই ব্যবসায় নামেন। ১৯৭০ সালের দিকে এই ব্যবসার দ্রুত প্রসার ঘটে। তখন ফেরিঘাট থেকে এই ব্যবসা পাশের শেখপাড়া মেইন রোডে চলে আসে। বর্তমানে এই লোহার বাজারটি প্রায় দেড় কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তার লাভ করেছে। এছাড়া লোহার মার্কেটকে কেন্দ্র করে এই এলাকায় গড়ে উঠেছে অসংখ্য ওয়ার্কশপ স্টিল ফার্নিচার ও হার্ডওয়ারের দোকান। মহাকর্মযজ্ঞ লোহাপট্টিকে ঘিরে পুরো শেখপাড়া এলাকায় প্রতিদিন দিনরাত চলে ক্রেতাবিক্রেতাদের মহাকর্মযজ্ঞ। প্রতিদিন ভোর থেকে শ্রমিকদের কেউ ব্যস্ত ট্রাক থেকে মালামাল ওঠানামা করতে কেউ ব্যস্ত মেশিন দিয়ে বড় বড় লোহার রড কাটতে। কেউবা ব্যস্ত মেশিন দিয়ে বড় বড় লোহার রড সোজা করতে। আবার কুলি মজুর ট্রাক ভ্যান ও ঠেলাগাড়ী শ্রমিকরা ব্যস্ত মালামাল ওঠানামা ও পরিবহন করতে। যেন কারো দম ফেলানোর ফুরসত নেই। সবাই ব্যস্ত যার যার কাজে। রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে মূলত পুরাতন লোহা সংগ্রহ করা হয় শেখপাড়া লোহাপট্টিতে। বিশেষ করে চট্টগ্রাম থেকে জাহাজ কাটা লোহার মালামাল আনা হয় ট্রাকে করে। এছাড়া পুরাতন বার্জ কার্গোর বিক্রি করা লোহার মালামাল এবং খুলনাসহ আশপাশ এলাকার যেসব পুরাতন ভবন ভাঙ্গা হয় সেসব ভবনের বিক্রি করা লোহার মালামালও এখানে কেনা হয়। আবার নিলামের মাধ্যমেও এখানকার ব্যবসায়ীরা পুরাতন লোহার মালামাল কিনে থাকেন। কোথায় যায় এত লোহাএই সব লোহার মালামাল শেখপাড়া লোহাপট্টি থেকে বৃহত্তর খুলনা যশোর কুষ্টিয়া ফরিদপুর বরিশাল পটুয়াখালী পাবনা বগুড়া রাজশাহী রংপুর দিনাজপুর জেলাসহ দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চল ও সমগ্র উত্তরবঙ্গে সরবরাহ করা হয়। তবে বর্তমানে উত্তরবঙ্গে বেশ কয়েকটি মার্কেট গড়ে ওঠায় সেখানে আগের তুলনায় মালামাল সরবরাহ অনেকটা কমে গেছে। এছাড়া বড় বড় হাটবাজার এবং উপজেলা সদরের স্টিলের দোকানদাররাও শেখপাড়া থেকে তাদের চাহিদামত লৌহজাতদ্রব্য সংগ্রহ করে থাকেন। কর্মসংস্থান শেখপাড়ার লোহার মার্কেটের ওপর ভিত্তি করে মালিকশ্রমিক কুলিমজুর মিলিয়ে পাঁচ সহস্রাধিক মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। সেই সঙ্গে অন্নবস্ত্রের সংস্থান হয়েছে আরো দশ সহস্রাধিক মানুষের। মার্কেটের কারণে এই এলাকায় বাসাবাড়ি এবং দোকান ঘরের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের বাসাবাড়ি ও দোকান ঘর ভাড়া দিয়ে মাসে মাসে মোটা অঙ্কের টাকা রোজগার করছেন। এই ভাড়ার টাকা দিয়ে তারা স্বাচ্ছন্দ্যেই সংসার চালাচ্ছেন। স্থানীয় বাসিন্দা আবুল হাশেম শেখ জানান এই লোহার মার্কেটের কারণে শেখপাড়া এলাকার কোনো ব্যক্তি এখন আর বেকার নেই। সোহরাব জয়নাল রোস্তম চাঁন মিয়াসহ বেশ কয়েকজন ভ্যান ও ঠেলাগাড়ি শ্রমিক বলেন লোহালক্কড়ের কাজ করা কঠিন। তারপরও এই লোহার মার্কেটে কাজ কইরা আমরা পরিবার লইয়া মোটামুটি ভালোই আছি। প্রত্যেকদিন আমাগের দুইচারশ টাহা আয় হয়। আবার কুনো কুনো দিন আমরা এ্যাহাকজন একেকজন হাজার টাহাও আয় করি। সমস্যা লোহা ব্যবসার কারণে হাজারো মানুষের কর্মসংস্থান হলেও পরিবেশ ও শব্দ দূষণের জন্য এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ। শ্রমিকদের লোহা কাটা ও হাতুড়ি পেটা লোহালক্কড়ের কান ফাটানো শব্দ এবং ক্রেতাবিক্রেতা আর শ্রমিকদের চেঁচামেচির কারণে শেখপাড়া এলাকায় শব্দদূষণ চরমে উঠেছে। লোহার ঝনঝন শব্দে মানুষের শ্রবণ শক্তি হ্রাস পাচ্ছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ শব্দ দূষণের কারণে স্থানীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া ব্যাহত হচ্ছে। উচ্চশব্দের কারণে সন্ধ্যার পরও শিক্ষার্থী ঠিকমত লেখাপড়া করতে পারে না। আবার রাতের বেলা মানুষ ঠিকমত ঘুমাতেও পারে না। শব্দ দূষণের কারণে হূদরোগে আক্রান্ত রোগী ও বয়স্ক ব্যক্তিদের সব সময় অসুবিধার মধ্যে থাকতে হয়। এছাড়া দিনের বেলায় ট্রাক ভ্যান ও ঠেলাগাড়ির চাপে শেখপাড়া মেইন রোডসহ গোটা এলাকায় যানজট লেগেই থাকে। ব্যবসায়ীরা যা বলেন লোহাপট্টির বিসমিল্লাহ এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. আনোয়ার হোসেন বলেন লোহার ব্যবসা করে আমি পরিবারপরিজন নিয়ে ভালোই আছি। তিনি জানান শেখপাড়া বাজারে লোহার ব্যবসা করে শত শত ব্যবসায়ী সাবলম্বী হয়েছেন। এদের মধ্যে অনেকে শূন্য থেকে কোটিপতি হয়েছেন। আবার ভুলের কারণে কেউ কেউ দেউলিয়াও হয়েছেন। তবে এর সংখ্যা খুবই কম। আশা ট্রেডার্সের মালিক শেখ আহম্মেদ আলী জানান আমি এই ব্যবসার সঙ্গে প্রায় ২৫ বছর ধরে জড়িত। আগে ঢাকা ও ফরিদপুরের ব্যবসায়ীরাই এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তবে বর্তমানে স্থানীয়রাও এই ব্যবসায় আসছেন। খাদিজা আয়রন স্টোরের মালিক মো. হুমায়ুন কবির বলেন এটি দেশের বৃহত্ একটি লোহার মার্কেট হলেও এখানে কোনো ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড নেই। নেই চাঁদাবাজি। ব্যবসায়ীরা শান্তিপূর্ণভাবেই এখানে ব্যবসাবাণিজ্য করছেন। তিনি বলেন শুনছি এখান থেকে মার্কেট সরিয়ে নগরীর জোড়াগেট এলাকায় নেয়া হবে। কিন্তু সেখানে নিলে এই ব্যবসায় বিরূপ পভাব পড়বে। এতে ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বলে তিনি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6373.csv b/Bangla_fin_news_articles/6373.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..17545f8622f633029f24fa11cca57ece3cf0a95b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6373.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6373,সুদের হার কমল সঞ্চয়পত্রের,2015-05-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পাঁচ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রের সুদের হার ১৩ দশমিক ১৯ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১১ দশমিক ২৬ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন সুদের হার বেশি হওয়ায় সঞ্চয়পত্রের বিক্রি অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গিয়েছিল। এটা চলতে থাকলে এ খাতে বিনিয়োগ আরো বেড়ে যাবে। সরকারের ভবিষ্যত্ ঋণের বোঝাও বেড়ে যাবে। সে কারণেই আমরা এটাকে কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এর আগে আমরা সঞ্চয়পত্রের সুদের হার বাড়িয়েছিলাম। সেটা আর রাখা সম্ভব হলো না। সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানো হয়েছে। গড়ে দেড় থেকে দুই শতাংশ করে কমেছে প্রতিটি সঞ্চয়পত্রে সুদের হার। এনইসি সম্মেলন কক্ষে রবিবার প্রাকবাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে অর্থমন্ত্রী এ তথ্য জানান। বর্তমানেতিন মাস মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্রের সুদহার ১২ দশমিক ৫৯ শতাংশ পেনশনার সঞ্চয়পত্রে ১৩ দশমিক ১৯ এবং পরিবার সঞ্চয়পত্রে ১৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ সুদ দিচ্ছে সরকার। শিগগিরই প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে সুদের হার কমানো হবে। সঞ্চয় পরিদপ্তরের তথ্যানুসারেচলতি অর্থ বছরের আট মাসে জুলাইফেব্রুয়ারি মোট ২৬ হাজার ৫৩৩ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এ সময়ে আগে কেনা সঞ্চয়পত্রের আসলসুদ বাবদ ৮ হাজার ২৫০ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে সরকার। ফলে সঞ্চয়কারীদের নিট বিনিয়োগ অর্থাত্ সরকারের এ খাতে ঋণ দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ২৮৩ কোটি টাকা যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি। চলতি অর্থবছরের বাজেট ঘাটতি মেটাতে সঞ্চয়পত্র থেকে সরকার প্রায় সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরলেও অর্থ বছরের প্রথম পাঁচ মাসে এ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6374.csv b/Bangla_fin_news_articles/6374.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ec72894bde4845635aef57febc55bbd04a6bbe0e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6374.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6374,‘দেশে ২০ হাজার নিবন্ধিত ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান রয়েছে’,2015-05-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে প্রায় ২০ হাজার নিবন্ধিত ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠান রয়েছে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন ১৬ কোটি মানুষের এই দেশে এ ধরনের প্রতিষ্ঠান খুবই মূল্যবান। এ সব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পিকেএসএফ কিছু মৌলিক বিষয়যেমন শিক্ষা স্বাস্থ্য দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা প্রভৃতি বিষয় নিয়ে কাজ করছে। রবিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনের পিকেএসএফ ২৫ বছর পূর্তির সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। অর্থমন্ত্রী দেশের মানুষ দারিদ্র্যের শিকার তাই ক্ষুদ্রঋণের প্রয়োজন। তবে আগামী দশকে হয়তো গরিব থাকব না আমরা। তখন আরো বড় পরিসরে চিন্তাভাবনা করা যাবে। মুহিত বলেন গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠায় দেখা গেলক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থা কারো একক চিন্তার ওপর চলতে পারে না। সে জন্য আশির দশকে অনেক ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান এগিয়ে আসে। অর্থমন্ত্রী বলেন ক্ষুদ্রঋণের ধারণা বহু পুরানো। এ দেশে ১৯০৪ সালে ক্ষুদ্রঋণ চালু হয়েছিল। কিন্তু ওই সময় তা ছিল ব্যক্তিকেন্দ্রিক। গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠার পর আশির দশকে ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে নতুন নতুন প্রকল্প বা প্রতিষ্ঠানের সৃষ্টি হয়। নতুন নতুন চিন্তাভাবনার শুরু হয়। এরই ধারাবাহিকতায় একটি তহবিল গঠনের সিদ্ধান্ত হয় ফলে প্রতিষ্ঠা পায় পিকেএসএফ। এটি নিজস্ব অর্থায়নে নিজেদের একটি প্রতিষ্ঠান। অনেকে ক্ষুদ্রঋণকে ব্যক্তি কেন্দ্রিক করতে চেয়েছিল। পিকেএসএফ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সরকার সেটি বের করে আনে। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন পিকেএসএফের চেয়ারম্যান কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ ছাড়াও পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6375.csv b/Bangla_fin_news_articles/6375.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..45879f491de093e9544c30bd6530669bc9e21ac9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6375.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6375,বিদেশি তহবিল ও সঞ্চয়পত্রের সুদহ্রাস ঘোষণায় পুঁজিবাজার চাঙা,2015-05-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের পুঁজিবাজারে বিদেশি মিউচুয়াল ফান্ড তহবিল আসার সুযোগ দেয়া হবে। প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের এ ঘোষণায় পুঁজিবাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এ ছাড়া সঞ্চয়পত্রের সুদহার হ্রাসে অর্থমন্ত্রীর ইঙ্গিত শেয়ারবাজারের দিকে বিনিয়োগকারীদের আশাবাদী করে তুলেছে। ফলে রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক বেড়েছে ১৫৪ পয়েন্ট। অর্থাত্ আগের দিনের তুলনায় সূচক বেড়েছে পৌনে চার শতাংশ। ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে ২৪ শতাংশ। আর লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রায় ৯৩ শতাংশের শেয়ারদর বেড়েছে। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছে রবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৫৪ বেড়ে ৪ হাজার ২৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৫৮ বেড়ে ১ হাজার ৬১৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫২০ কোটি ৮১ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১০১ কোটি ৪৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৮৬টির কমেছে ১৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৮৮ বেড়ে ১৩ হাজার ১৮২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৩ কোটি ১৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩৬টির কমেছে ৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩টি কোম্পানির শেয়ারের। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেনএমনিতেই গত প্রায় এক মাস ধরে বাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করেছে। অনেক কোম্পানির শেয়ারদর তলানিতে নেমে এসেছে। ফলে এ শেয়ারগুলোতে বিনিয়োগ লাভজনক বিবেচনা করা হচ্ছে। তার মধ্যে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বাড়ার নানামুখী ইঙ্গিত বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করেছে। ফলে রবিবার বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে সূচকেও দেখা গেছে উল্লম্ফন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6376.csv b/Bangla_fin_news_articles/6376.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..978cdbc46e978be3e976d9543aa9d04bac922bd9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6376.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6376,বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে,2015-05-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে রবিবার। সূচক বেড়েছে পৌনে চার শতাংশ। দর বৃদ্ধির এই দিনে লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় অনেক কোম্পানিরই বিক্রেতা ছিল না। ফলে কোম্পানিগুলোর দর বেড়েছে অনেক বেশি। তবে দিনের শেষ দিকে শেয়ারহোল্ডাররা শেয়ার বিক্রি করেছেন। ফলে লেনদেন হয়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টদের মতেদীর্ঘদিন পতন শেষে বাজারে উত্থানমুখী প্রবণতা ফিরেছে। তাই সামনেও শেয়ারগুলোর দর আরও বাড়তে পারে এমন আশায় বিনিয়োগকারীরা হাতে থাকা শেয়ার বিক্রি করছেন না। তবে দর অনেক বাড়ায় শেষ দিকে কিছু শেয়ারহোল্ডার শেয়ার বিক্রি করেছেন। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী দিনের শুরুতে হল্ট্রেড তালিকায় থাকা কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছেবেক্সিমকো লিমিটেড অগ্নি সিস্টেমস জনতা ইন্স্যুরেন্স এশিয়া ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স ঢাকা ইন্স্যুরেন্স সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স ও আইপিডিসি। এ ছাড়া অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছেআমরা টেকনোলজি মেঘনা সিমেন্ট বিডিকম অনলাইন জুট স্পিনার্স ও ইনটেক অনলাইন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6377.csv b/Bangla_fin_news_articles/6377.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..03e34d5059e9c607504d00a8173618aef2c3b94b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6377.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6377,চাল আমদানিতে ১০ শতাংশ শুল্ক কার্যকর,2015-05-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কৃষকদের উত্পাদিত পণ্যের ন্যায্য দাম পাওয়া নিশ্চিত করার লক্ষ্যে চাল আমদানির উপর ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। রবিবার থেকেই তা কার্যকর হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। গতকাল বিকেলে এনইসি সম্মেলন কক্ষে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতিদের সঙ্গে প্রাকবাজেট অলোচনার শুরুতেই তিনি বলেন চলতি বোরো মৌসুমে আমাদের কৃষকরা যাতে তাদের উত্পাদিত ধানের ন্যায্য দাম পায় সেজন্য চাল আমদানির উপর ১০ শতাংশ ডিউটি ইমপোজ করা হয়েছে। সভায় জাতীয় সংসদের অর্থ বিষয়ক স্থায়ী কমিটি পরিকল্পনা বিষয়ক স্থায়ী কমিটি সরকারি হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্যরা অংশ নেন। অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য শওকত চৌধুরী বলেন চালের উপর আরও বেশি কর আদায় করা উচিত্। কারণ দেশের বাইরে থেকে আমাদের দেশে প্রচুর চাল আসছে। ধান চাষীদের রক্ষা করতে হলে এছাড়া আমাদের আর কোনো উপায় নেই। সরকারি হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য শামসুল হক টুকু বলেন দেশে চাল আমদানির উপর কর আরোপ খুবই ভাল উদ্যোগ। তবে এর পাশাপাশি দেশিয় কাগজ ও চিনি শিল্প বাঁচাতেও পদক্ষেপ নিতে হবে। এসময় পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আফম রুহুল হক সাবেক ডেপুটি স্পিকার শওকত আলী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6378.csv b/Bangla_fin_news_articles/6378.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eb9db6f03e2f9e99a86cc0ece4674581b36a7576 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6378.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6378,মধু রফতানির জন্য স্লোভেনিয়ার সাথে চুক্তি স্বাক্ষর,2015-05-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভুক্ত দেশ স্লোভেনিয়ার মডেক্স কোম্পানির সাথে মধু রফতানির বিষয়ে একটি সমঝোতা স্বারক এমওইউ স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন বিসিক। বিসিক কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন আধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে মৌচাষ উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্যোগে মতিঝিলস্থ বিসিক ভবন চত্তরে রবিবার থেকে ৫ দিনব্যাপী মধুমেলা শুরু হয়েছে। এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে চুক্তিটি স্বক্ষরিত হয়। বিসিক চেয়ারম্যান আহমদ হোসেন খান প্রধান অতিথি হিসেবে মধুমেলার উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিসিকের পরিচালক প্রকল্প পতিত পাবন বৈদ্য। এ সময় জানানো হয়বাংলাদেশ থেকে বছরে ১ থেকে দেড় লাখ টন মধু বিদেশে রফতারি করা সম্ভব। এ জন্য বিসিককে আরো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে। প্রয়োজনে ভারতের মতো বাংলাদেশেও মধু বোর্ড গঠন করতে হবে। দেশের বিভিন্ন এলাকার মৌচাষিদের উত্পাদিত মধু বিক্রি ও প্রদর্শনের লক্ষ্যে মেলায় ২০টি স্টল স্থান পেয়েছে। আগামী ১৪ মে পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত মেলা সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6379.csv b/Bangla_fin_news_articles/6379.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cff97fbcad55387a653682685cb3d6955a7abe5b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6379.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6379,নারী শ্রমিকদের সুবিধার্থে বিজিএমইএ ও এমিনেন্স এর মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর,2015-05-10,প্রেস বিজ্ঞপ্তি,পোশাক কারখানায় ব্রেস্টফিডিং মায়েদের সন্তান পালনের লক্ষ্যে পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ ও এমিনেন্স অ্যাসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট নামে একটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। গতকাল রাজধানীর বিজিএমইএ সম্মেলন কক্ষে এটি স্বাক্ষর হয়। এর ফলে কর্মস্থলে নবজাতক শিশুদের নিবিড়ভাবে পালনের লক্ষ্যে পরিবেশ সৃষ্টি করা হবে। বিজিএমইএ সহসভাপতি রিয়াজ বিন মাহমুদ এবং এমিনেন্স এর পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী শামিম হায়দার তালুকদার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় বিজিএমইএর ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6380.csv b/Bangla_fin_news_articles/6380.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..365d7e1c70a9a052e6e084747d576862ba2c69c4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6380.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6380,প্রিন্টিং ব্যবসায়ীদের কর ফাঁকি রোধে মাঠে নেমেছে এনবিআর,2015-05-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে হাজার হাজার প্রিন্টিং বা মুদ্রণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকলেও তাদের বেশিরভাগই কর দিচ্ছেন না বলে অভিযোগ রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের আয়কর ফাইল অনুসন্ধানে নেমেছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে আয়কর কর্মকর্তারা সমপ্রতি এসব প্রতিষ্ঠানের কর সংক্রান্ত বিষয়ে জরিপ কাজ শুরু করেছেন। সমপ্রতি এনবিআরে প্রাকবাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ মুদ্রণ শিল্প সমিতির সভাপতি শহীদ সেরনিয়াবত এ খাতের সব ব্যবসায়ীকে করের আওতায় আনার তাগিদ দেন। তিনি বলেন অনেকে কর প্রদান করলেও বেশিরভাগ প্রিন্টিং হাউজ করের আওতার বাইরে থেকে যাচ্ছেন। যারা কর দিচ্ছেন স্বাভাবিকভাবে তারা প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে যাচ্ছেন। লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরির লক্ষ্যে সক্ষম সব ব্যবসায়ীর কাছ থেকে কর আদায় করা উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি। সংগঠন সূত্র জানিয়েছে দেশে বর্তমানে সাত হাজারের বেশি মুদ্রণ শিল্প রয়েছে। এর মধ্যে অন্তত ৭০ শতাংশ কর দেয় না। কর প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো তীব্র প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছে বলেও সংগঠনের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়। গত মাসের মাঝামাঝি এনবিআরের কর জরিপ ও পরিদর্শন বিভাগ থেকে মাঠপর্যায়ের অফিসগুলোতে একটি চিঠি পাঠিয়েছে। ওই চিঠিতে রাজধানীর ফকিরাপুল আরামবাগ বাংলাবাজারসহ দেশব্যাপী প্রিন্টিং হাউজগুলোতে সরেজমিনে পরিদর্শন করে সেসব প্রতিষ্ঠানের কর প্রদানের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজ নিতে বলা হয়েছে। ওই নির্দেশনায় এসব প্রতিষ্ঠানকে করের আওতায় আনা এবং আগামী ১২ মের মধ্যে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যসহ প্রতিবেদন দাখিল করতেও বলা হয়েছে। মুদ্রণ শিল্প সমিতি সূত্রে জানা গেছে দেশে বর্তমানে ৭ হাজার প্রিন্টিং হাউজ থাকলেও এ সংগঠনের সদস্য মাত্র দেড় হাজার। এসব সংগঠনের সদস্য হওয়ার জন্য কর সনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন এবং বিজনেস আইডেন্টিফিকেশন নম্বর বিন প্রয়োজন হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6381.csv b/Bangla_fin_news_articles/6381.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3c4525dc9571e98b42fa451abf58f1305cecb00c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6381.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6381,‘দেশের অর্থনৈতিক প্রয়োজনেই বড় বাজেট দরকার’,2015-05-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার আলোকে অবকাঠামো ও মানব সম্পদ উন্নয়নে বড় ব্যয় করা প্রয়োজন। অর্থাত্ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রয়োজনেই বড় বাজেট প্রণয়ন করা দরকার। এটাকে যারা উচ্চাভিলাসী বলবে তাদের জন্য আমার বক্তব্য হচ্ছেআমি উন্নয়নমূলক কাজে উচ্চ আশাই পোষণ করি। শনিবার পিআরআই আয়োজিত ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার আলোকে আগামী বাজেট শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন প্রায় ১৬ কোটি মানুষের দেশে মাত্র ১২ লাখ মানুষ ট্যক্স দেয়। এটা সত্যিই খুব লজ্জাজনক ও হতাশাজনক। অল্প হলেও সবারই কর দেয়া উচিত। অন্তত বাড়ির মালিকরা কর দিলেও এ সংখ্যা অনেক বেড়ে যায়। আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ১১টি ক্যামিকেল আমদানি নিয়ন্ত্রণ করতে লাইসেন্সিং এবং উচ্চ কর আরোপের বিষয়টি বিবেচনা করব। টোবাকো খাতের করনীতি নিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন আমাদের টোবাকো করনীতি খুব উন্নত নয়। বিড়ির ওপর কর বসানোর মাধ্যমে বড় অঙ্কের রাজস্ব আয় করা সম্ভব। মন্ত্রী বলেন পে রোল ট্যাক্সের বিষয়টি আমার জানা ছিল না। এ খাতেও বড় অঙ্কের রাজস্ব আয় করা সম্ভব। এ বিষয়ে কাজ করা হবে। এ ছাড়া দেউলিয়া আইন কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হলে তার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া এবং মার্জার অ্যান্ড ইকুইজিশন একাধিক কোম্পানি একীভূতকরণ বিষয়ক আইন প্রণয়নের কাজ শুরু করব। পিআরআইয়ের চেয়ারম্যান ড. জায়েদি সাত্তারের সভাপতিত্বে সেমিনারে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেনমেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এমসিসিআই প্রেসিডেন্ট সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি নির্বাহী পরিচালক ড. মুস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন সাবেক সচিব সোহেল চৌধুরী এবং অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের এবিবি ভাইস চেয়ারম্যান আনিস এ খান প্রমুখ। সেমিনারে পিআরআইয়ের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান মনসুর এবং ভাইস চেয়ারম্যান ড. সাদিক আহমদ পৃথক দুটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6382.csv b/Bangla_fin_news_articles/6382.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a9618af43228b35bb13f336ea2461bede2079c01 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6382.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6382,স্বল্পসুদে ল্যাপটপ কিনতে শিক্ষার্থীদের ঋণ দেয়ার উদ্যোগ,2015-05-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ল্যাপটপ কেনার জন্য সহজ শর্তে ৪ শতাংশ হার সুদে ঋণ দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আইসিটির ব্যবহার করে শিক্ষা ও জ্ঞানার্জনে সহায়তা দিতে পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের আওতায় এ ঋণ দেয়া হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছেতথ্য ও যোগাযোগ আইসিটি বিভাগের অনুরোধে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান এ উদ্যোগ নিয়েছেন। আইসিটি বিভাগ দেশে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে ইতোমধ্যে শিক্ষা ও উপার্জন প্রবৃদ্ধির জন্য আইসিটির ব্যবহার কর্মসংস্থান ও পরিচালন বাড়িতে বসে বড়লোকের মতো অনেক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু করেছে। ড. আতিউর সম্প্রতি আইসিটি বিভাগে এক সভায় বলেন আমরা পেঁয়াজ রসুন ও আদাসহ মসলা জাতীয় পণ্য উত্পাদনে কৃষকদের ৪ শতাংশ হার সুদে ঋণ দিতে পারলে শিক্ষার্থীদের জন্য ল্যাপটপ কেনার জন্য অনুরূপ ব্যবস্থায় কেন ঋণ দিতে পারব না। আমরা এর আগে শিক্ষার্থীদের ল্যাপটপ কিনতে ১০ শতাংশ হার সুদে ঋণ দিতে ট্রাস্ট ব্যাংককে অনুমতি দিয়েছি। এখন আমরা ল্যাপটপের জন্য ৪ শতাংশ হার সুদে ঋণ দেয়ার চিন্তাভাবনা করছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6383.csv b/Bangla_fin_news_articles/6383.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fbef91f2cd4173ac77851d6c79970e8d0dddb997 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6383.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6383,প্রিন্টিং ব্যবসায়ীদের করফাঁকি রোধে মাঠে নামছে এনবিআর,2015-05-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে হাজার হাজার প্রিন্টিং বা মুদ্রণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকলেও তাদের বেশির ভাগই কর দিচ্ছেন না বলে অভিযোগ রয়েছে। এ সব প্রতিষ্ঠানের আয়কর ফাইল অনুসন্ধানে নেমেছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছেআয়কর কর্মকর্তারা সম্প্র্রতি এসব প্রতিষ্ঠানের কর সংক্রান্ত বিষয়ে জরিপ কাজ শুরু করেছেন। সম্প্র্রতি এনবিআরে প্রাকবাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ মুদ্রণ শিল্প সমিতির সভাপতি শহিদ সেরনিয়াবত এ খাতের সব ব্যবসায়ীকে করের আওতায় আনার তাগিদ দেন। তিনি বলেন অনেকে কর প্রদান করলেও বেশির ভাগ প্রিন্টিং হাউজ করের আওতার বাইরে থেকে যাচ্ছেন যারা কর দিচ্ছেন স্বাভাবিকভাবে তারা প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে যাচ্ছেন। লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরির লক্ষ্যে সক্ষম সব ব্যবসায়ীর কাছ থেকে কর আদায় করা উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি। সংগঠন সূত্র জানিয়েছে দেশে বর্তমানে সাত হাজারের বেশি মুদ্রণ শিল্প রয়েছে। এর মধ্যে অন্তত ৭০ শতাংশ কর দেয় না। কর প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো তীব্র প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছে বলেও সংগঠনের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়। গত মাসের মাঝামাঝি এনবিআরের কর জরিপ ও পরিদর্শন বিভাগ থেকে মাঠপর্যায়ের অফিসগুলোতে একটি চিঠি পাঠিয়েছে। ওই চিঠিতে রাজধানীর ফকিরাপুল আরামবাগ বাংলাবাজারসহ দেশব্যাপী প্রিন্টিং হাউজগুলো পরিদর্শন করে সে সব প্রতিষ্ঠানের কর প্রদানের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজ নিতে বলা হয়েছে। ওই নির্দেশনায় এ সব প্রতিষ্ঠানকে করের আওতায় আনার জন্যও বলা হয়েছে। আগামী ১২ মের মধ্যে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যসহ প্রতিবেদন দাখিল করতেও বলা হয়েছে। মুদ্রণ শিল্প সমিতি সূত্রে জানা গেছেদেশে বর্তমানে ৭ হাজার প্রিন্টিং হাউজ থাকলেও এ সংগঠনের সদস্য মাত্র দেড় হাজার। এ সব সংগঠনের সদস্য হওয়ার জন্য কর শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন এবং বিজনেস আইডেন্টিফিকেশন নম্বর বিন প্রয়োজন হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6384.csv b/Bangla_fin_news_articles/6384.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9d1ef57d84159c683a126580d3c72d5d82327ab4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6384.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6384,অর্থনীতিতে নতুন সম্ভাবনা ফুল,2015-05-09,রেজাউল করিম খোকন,দিনে দিনে দারুণ সম্ভাবনাময় হয়ে উঠছে বাংলাদেশের ফুলের বাজার। এক্ষেত্রে অনেক প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে দেশের অভ্যন্তরে ও বিদেশে বাংলাদেশের ফুলের বাজার বিস্তৃত হয়েছে। দ্রুত বিকশিত হচ্ছে ফুলের বাজার। বর্তমানে পৃথিবীর ২০টি দেশে বাংলাদেশের ফুল এবং ফুলজাত পণ্য রফতানি হচ্ছে। ৫০এর দশকে বিশ্বব্যাপী ফুল বাণিজ্যের পরিমাণ ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও কম ছিল। ১৯৯৪এ এর পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশ্বজুড়ে পুষ্পবাণিজ্যের দারুণ প্রসারের প্রকাশ সাম্প্রতিক কয়েক বছরে বাংলাদেশেও সুস্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এখানেও ফুল চাষ উত্পাদন এবং এর বাজারজাতকরণে উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। ২০১১ সালে বাংলাদেশে প্রায় ২৫০০ একর জমিতে ফুলের চাষ হতো যা ২০১৪ তে বেড়ে দাঁড়িয়েছে তিন হাজার একশ তেতাল্লিশ দশমিক ৬৭ একরে। এখন প্রাত্যহিক জীবনযাপনে ফুলের কদর অনেক বেড়েছে। ফলে ফুলের ব্যবহার হচ্ছে নানা কাজে নানাভাবে। উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের মধ্যে শুভেচ্ছা স্বরূপ উপহার হিসেবে ফুলের ব্যবহার বেড়েছে বহুগুণ। এর বাইরে বিভিন্ন উত্সবে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ অন্যকে উপহার দিতেই বছরজুড়ে বিপুল পরিমাণ ফুল কিনছেন। বিশেষ করে বিয়েশাদির অনুষ্ঠানে জন্মদিনে বিবাহবার্ষিকী রাজনৈতিক সামাজিক কর্মসূচিগুলোতে ফুল আবশ্যিক ব্যাপার হয়ে উঠেছে। প্রতিদিন নাগরিক জীবনে চাহিদা মাফিক ফুলের সরবরাহ নিশ্চিত করতে রাজধানী ঢাকাসহ অন্যান্য বড় বড় শহরগুলোতে ফুলের বিরাট পসরা সাজিয়ে বসছেন ফুলের ব্যবসায়ীরা। গড়ে উঠেছে অসংখ্য পুষ্পবিপণী। প্রতিদিন যেখানে বিরাট অংকের অর্থের বাণিজ্য হচ্ছে। রাজধানী ঢাকার শাহবাগ বেইলি রোডসহ আরো কয়েকটি জায়গায় অসংখ্য দোকান নিয়ে গড়ে উঠেছে বিরাট ফুলের বাজার। বিভিন্ন জাতীয় দিবসগুলোতে যেমন বিজয় দিবস ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস স্বাধীনতা দিবসের পাশাপাশি ভ্যালেন্টাইনস ডে পহেলা ফাল্গুন পহেলা বৈশাখ প্রভৃতি দিনে উত্সব আনন্দের অনুষঙ্গ হিসেবে ব্যাপক পরিমাণে ফুলের ব্যবহার হচ্ছে। এসব দিনগুলোয় ঢাকা চট্টগ্রাম রাজশাহী বগুড়া খুলনার মত বড় বড় শহরগুলোতে তো বটেই অন্যান্য শহর এমনকি মফস্বল পর্যায়েও ফুলের বিক্রি বাড়ছে। আর এভাবেই দেশে ফুলের বাজার রমরমা থাকছে বছর জুড়েই। গোলাপ গাঁদা রজনীগন্ধা বেলী কামিনী ডালিয়া সূর্যমুখী পদ্ম প্রভৃতি ফুল বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষাবাদ হচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। আজকাল অনেকেই অধিক মুনাফার আশায় প্রচলিত ধানপাট ও অন্যান্য কৃষিজাত পণ্য উত্পাদনের চেয়ে ফুলচাষের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। দেশের বিভিন্ন জেলায় ইতিমধ্যে ফুলচাষীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। যার ফলে দেশে ফুল উত্পাদনের পরিমাণ অনেকগুণ বেড়েছে। দেশে ফুল চাষ ও উত্পাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে এ খাত ক্রমেই বেশ শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এর মাধ্যমে ফুল রফতানি পরিমাণ বেশ ভালো একটি পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। বাংলাদেশের রফতানি পণ্যের তালিকায় ফুল আগামী দিনগুলোতে আরো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে বলে আশা করা যায়। দেশে ফুল উত্পাদন বাজারজাতকরণ এবং রফতানির মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রাই উপার্জনের পাশাপাশি এর মাধ্যমে বিপুল সংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থানেরও সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ফুল বাণিজ্যে এখন নিয়োজিত রয়েছেন অনেক মানুষ। এ খাততে এগিয়ে নিতে অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে বিভিন্ন দেশে ফুল রফতানির পরিমাণ বাড়িয়ে যাতে আরো বেশি বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করা যায় সে লক্ষ্যে সব ধরনের উদ্যোগ এবং পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বিশেষ করে সরকারি পর্যায় থেকে এ খাতের সহযোগিতা করতে হবে। পাইকারি ফুল ব্যবসায়ী সমিতির মতে ফুল রফতানি বাড়াতে হলে বিশ্বের যেসব দেশে ফুলের বড় বড় মার্কেট আছে সেসব দেশের সঙ্গে রফতানি পণ্য তালিকায় ফুলের নাম অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। বিমানের ভাড়া কমানোসহ কার্গো নিশ্চিত এবং কোল্ড ভেসেলের ব্যবস্থা করতে হবে। ঢাকা শহরে প্যাকেজিং এবং গ্রেডিংয়ের জন্য মার্কেট সংলগ্ন শেল্টার তৈরি করতে হবে। ফুল সতেজ ও তরতাজা এবং বীজ সংরক্ষণের জন্য হিমাগার স্থাপন করতে হবে। ফুল উত্পাদন বাজারজাত ও রফতানি নীতিমালা প্রণয়নসহ বীজ উত্পাদন প্রযুক্তি গবেষণা এবং টিস্যুকালচার ল্যাব স্থাপন করতে হবে। ফুল চাষি ফুল ব্যবসায়ী এবং ডিজাইনারদের পোস্ট হার্ভেস্ট ম্যানেজমেন্টের ওপর প্রশিক্ষণ দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। একটি ফ্লোরিকালচার বোর্ড গঠন করে তার আওতায় সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করা এবং ফুল চাষি ব্যবসায়ীদের উত্পাদন বাজারজাত প্যাকেটিং এবং মার্কেট চেইন বাস্তবায়নে প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রয়োজন। একটি আধুনিক কোল্ডস্টোরেজ তৈরি করার জন্য স্বল্প সুদে ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে কৃষকদের কারিগরি ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা করলে এবং কেন্দ্রীয় পর্যায়ে ফুলের বাজার তৈরি করলে কৃষকরা ফুল চাষে এগিয়ে আসবেন। তাতে দেশের ফুল উত্পাদন বাড়বে। দারিদ্রবিমোচন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। বিশ্ববাজারে ফুল রফতানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে আরও বেশি অবদান রাখতে সক্ষম হবে বাংলাদেশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6385.csv b/Bangla_fin_news_articles/6385.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5cbef2e367f7c47b9b233a6ba3565fe342d01e32 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6385.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6385,বিশ্ব বাজারে চিংড়ির চাহিদা হ্রাস,2015-05-09,বিমল সাহা,দক্ষিণের জেলাগুলোতে চিংড়ির দরপতনে ঘের মালিকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তারা কম দামে স্থানীয় বাজারে চিংড়ি বিক্রি করেছেন। জেলাগুলো হচ্ছে সাতক্ষীরা বাগেরহাট ও খুলনা। আর এ চিংড়ি সস্তা দামে হাটবাজারে বিক্রি হচ্ছে। সাতক্ষীরার এক ঘের মালিক জানান বিভিন্ন গ্রেডের চিংড়ি গত বছরের চেয়ে অনেক কম দামে বিক্রি হচ্ছে। গ্রেড১০ এক কেজি চিংড়ি ৯শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত বছর দাম ছিল ১২শ টাকা কেজি। গ্রেড১২ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬৮০ টাকা থেকে ৭শ টাকায়। গত বছর দাম ছিল সাড়ে ১১শ টাকা। গ্রেড১৫ বিক্রি হচ্ছে ৫৭০ টাকায়। গত বছর দাম ছিল সাড়ে ৯শ টাকা। গ্রেড১৮ বিক্রি হচ্ছে ৪২০ টাকা কেজি। গত বছর দাম ছিল ৮শ টাকা। গ্রেড২০ বিক্রি হচ্ছে ৩৪৫৩৫০ টাকা কেজি। গত বছর দাম ছিল সাড়ে ৬শ টাকা। গ্রেড৩০ বিক্রি হচ্ছে ২৮৫৩০০ টাকা কেজি। গত বছর দাম ছিল সাড়ে ৫শ টাকা। গ্রেড৪০ বিক্রি হচ্ছে ২৮০৩০০ টাকা। গত বছর দাম ছিল ৫শ টাকা। গ্রেড৬৬ বিক্রি হচ্ছে ২৮৫৩০০ টাকা কেজি। গত বছর দাম ছিল ৫শ টাকা। তিনি জানান ঘের মালিকেরা ৩০ থেকে ৬৬ গ্রেডের চিংড়ি স্থানীয় বাজারে কিছু ছাড়ছেন। এসব চিংড়ি বিভিন্ন জেলার হাটবাজারে বিক্রি হচ্ছে। তাদের কাছ থেকে রপ্তানিকারকরা চিংড়ি কিনে থাকেন। রপ্তানিকারকরা বলছেন আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা হ্রাসের কারণে অভ্যন্তরীণ বাজারে দর পড়ে গেছে। জাতীয় চিংড়ি চাষি সমিতির সভাপতি ডা. আফতাবুজ্জামান বলেন প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে ৫ হাজার কোটি টাকা মূল্যের মাছ রপ্তানি হয়ে থাকে। এর মধ্যে চিংড়ি রপ্তানি হয় ৪ হাজার ২শ কোটি টাকা থেকে ৪ হাজার ৩শ কোটি টাকা। এবার চিংড়ি রপ্তানি আয় কম হবে। ঘের মালিকেরা কিছু চিংড়ি স্থানীয় বাজারে বিক্রি করছেন। তিনি বলেন খুলনা অঞ্চলে হেক্টর প্রতি সাড়ে ৩শ কেজি থেকে ৪শ কেজি চিংড়ি উত্পাদন হয়। ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট ও কিছু বাড়তি খাবার দিলে উত্পাদন সাড়ে ৬শ কেজি থেকে ৭শ কেজি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যায়। ইনটেনসিভ কালচার পদ্ধতি চাষ করলে হেক্টর প্রতি ফলন ৩ হাজার কেজি থেকে ৫ হাজার কেজি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যায়। হঠাত্ করেই ঝিনাইদহ যশোর মাগুরা নড়াইল কুষ্টিয়া চুয়াডাঙ্গাসহ আশপাশের জেলাগুলোর মাছ বাজারে সাতক্ষীরা থেকে আসা ঘেরের চিংড়ি মিলছে। দামও সস্তা। আগে এত সস্তা দামে চিংড়ি মিলত না। শুধু সাতক্ষীরা থেকে নয় অন্যান্য জেলার ঘেরেও চিংড়ি আসছে মাছের আড়তগুলোতে। তারপর মাছ বিক্রেতারা কিনে হাটবাজারে খুচরা বিক্রি করছে। মাছ ব্যবসায়ীরা জানান মাঝারি সাইজের চিংড়ি প্রতি কেজি ৪শ টাকা থেকে সাড়ে ৪শ টাকা এবং বড় সাইজের প্রতি কেজি ৬শ টাকা থেকে ৭শ টাকা পর্যন্ত দরে বিক্রি হচ্ছে। এর আগে কখনো ঘেরের চিংড়ি হাটবাজারে এত সস্তা দামে বিক্রি হতো না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6386.csv b/Bangla_fin_news_articles/6386.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bb6b3ffb3a8ec899d06f72c2776192c704716263 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6386.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6386,পেপার স্টুডিও’র ডিজাইন কনটেস্ট শুরু,2015-05-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিক্ষার্থী এবং পেশাদার শিল্পীদের জন্য কনকয়েরার কর্পোরেট আইডেনটিটি ডিজাইন কনটেস্ট২০১৫ শুরু হয়েছে মঙ্গলবার। শেষ হবে ২৪ মে। দ্বিতীয় বারের মত এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে পেপার স্টুডিও। পেপার স্টুডিওএর কার্যালয়ে আয়োজিত এক সেমিনারে এ ঘোষণা দেয়া হয়। প্রতিযোগিতা সম্পর্কে বলা হয় থিমসহ এবং থিমছাড়া দুভাবে এ প্রতিযোগিতা হবে। পেশাদাররা যেকোন থিমের উপর এবং শিক্ষার্থীরা শাশ্বত বাংলা থিমের উপর ডিজাইন জমা দিতে পারবেন। অবশ্য পেশাদারদেরও এ থিমের উপর ডিজাইন জমা দেয়ার সুযোগ থাকবে। আগামী ২৪ মে বিকাল ৫টার মধ্যে ডিজাইন জমা দিতে হবে। এরপর জুরি বোর্ডের সিদ্ধান্তের পর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হবে। এ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্য থেকে ৩ জনকে স্বর্ণ পদক এবং দুজনকে রৌপ্য পদক দেয়া হবে। এছাড়া থাকবে অনুপ্রেরণা পদক। বিজয়ীদের মধ্যে ২ জন স্কটল্যান্ডে এবং একজন সিউলে যাওয়ার সুযোগ পাবেন। এ প্রতিযোগিতায় জুরি বোর্ডের সদস্য হিসাবে রয়েছেন খালেদ মাহমুদ সালাউদ্দিন আহমেদ লোরা বোনাপেস ইউসুফ হাসান ইফতেখার এ খান আরিফুর রহমান মুনির ও আলী জাকের। .. ওয়েবসাইট থেকে প্রতিযোগিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে। এ প্রতিযোগিতায় মিডিয়া পার্টনার হিসাবে রয়েছে দৈনিক ইত্তেফাক ডেইলি স্টার ও রেডিও ফূর্তি। পেপার স্টুডিওএর পরিচালক ফারজিন কে. চৌধুরীর সভাপতিত্বে সেমিনারে বক্তব্য রাখেন চিত্রশিল্পী ও ডিজাইন পরিকল্পনাবিদ খালেদ মাহমুদ এবং আরজো উইগিনস ক্রিয়েটিভ পেপারসের লাক্সারি ব্র্যান্ড ও মার্কেটিং ডিরেক্টর ক্রিস্টোফার বালারেস্ক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6387.csv b/Bangla_fin_news_articles/6387.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..798e82cb05cce45d02ff0763ed25cb1d2e1f5199 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6387.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6387,সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫৬ শিল্প উদ্যোক্তা,2015-05-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পক্ষেত্রে অবদানের জন্য ৫৬ জন শিল্প উদ্যোক্তা সিআইপিশিল্প বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব সম্মাননা পেয়েছেন। বেসরকারি খাতে শিল্প স্থাপন পণ্য উত্পাদন কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং জাতীয় আয় বৃদ্ধিসহ সামগ্রিক অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তারা সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাজধানীর পূর্বানী হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মাননা তুলে দেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। অনুষ্ঠানে সাত ক্যাটাগরিতে ৫৬ জন শিল্প উদ্যোক্তার মাঝে এ সম্মাননা বিতরণ করো হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন চেম্বার ও সংগঠন থেকে পদাধিকার বলে ১২ জন বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে ২১ জন মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে ৯ জন ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প ক্যাটাগরিতে ৯ জন এবং সেবা খাতে ৫ জন সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন। এ সময় শিল্পমন্ত্রী বলেন বিশ্ব মন্দার কারণে উন্নত দেশগুলোতে লাখ লাখ শ্রমিক ছাঁটাই হলেও বাংলাদেশে কোনো শ্রমিক কর্মচ্যুত হয়নি। হরতাল অবরোধের নামে বিরোধী দরের ধ্বংসাত্নক কর্মসূচী সত্বেও উদ্যোক্তাসুলভ মানসিকতার কারণে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ এসিআই ফরমুলেশনস লিমিটেডের চেয়ারম্যান আনিস উদদৌলা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন আনুষ্ঠানিকভাবে সিআইপি কার্ড প্রদানের ফলে উদ্যোক্তারা শিল্প স্থাপনে আরো উত্সাহিত হবেন বলে তারা মন্তব্য করেন। শিল্প সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফরহাদ উদ্দিন বক্তব্য রাখেন। উল্লেখ্য সিআইপি পরিচয়পত্রধারীরা আগামী এক বছর সরকার প্রদত্ত বিভিন্ন সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। সচিবালয়ে প্রবেশের ক্ষেত্রে প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে। বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠান এবং সিটি কর্পোরেশন আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনায় আমন্ত্রণ ব্যবসা সংক্রান্ত ভ্রমণের সময় বিমান রেলপথ সড়ক ও জলপথে সরকারি যানবাহনে আসন সংরক্ষণে অগ্রাধিকার বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ ব্যবহারের সুবিধা বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে ভিসা প্রাপ্তির জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সংশ্লিষ্ট দূতাবাসে লেটার অব ইনট্রুডাকশন দেয়া হবে। এছাড়া তাদের স্ত্রী পুত্র কন্যা ও নিজের চিকিত্সার জন্য হাসপাতালের কেবিন সুবিধার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6388.csv b/Bangla_fin_news_articles/6388.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8317f334d91a7ae215cdef5bf6edd9017dba439c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6388.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6388,ইটভাটার ঋণের মেয়াদ বাড়াল বাংলাদেশ ব্যাংক,2015-05-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইটভাটা চুিল্লর দক্ষতা উন্নয়ন খাতে পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের ঋণের মেয়াদ দেড় বছর বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে রেয়াতি সময়সহ প্রদত্ত ঋণের মেয়াদ হবে ৮ বছর ৬ মাস। বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রিন ব্যাংকিং অ্যান্ড সিএসআর বিভাগ। গতবছরের জুনে এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জানানো হয়দেশের ইটভাটাগুলোতে কার্বন নির্গমন হ্রাস এবং জ্বালানির যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে ইটভাটার চুিল্লর দক্ষতা উন্নয়ন করে পরিবেশবান্ধব ইটভাটা স্থাপন করতে হবে। এ লক্ষ্যে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এডিবি আর্থিক সহায়তায় ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করে এ তহবিলের ঋণ ইটভাটার মালিকদের মাধ্যমে বিতরণ করছে। এত দিন এ ঋণের মেয়াদ ছিল রেয়াতি সময়সহ ৭ বছর। বৃহস্পতিবার সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছেঅংশগ্রহণকারী ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো কর্তৃক উপযুক্ত উদ্যোক্তাকে প্রদত্ত ঋণের মেয়াদ হবে রেয়াতি সময় সর্বোচ্চ ১৮ মাস ব্যতীত ৭ বছর। অর্থাত্ রেয়াতি সময়সহ প্রদত্ত ঋণের মেয়াদ হবে ৮ বছর ৬ মাস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6389.csv b/Bangla_fin_news_articles/6389.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..72d99b368f3a34c3937cb568cf35eb324f9089b2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6389.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6389,এনবিআর সদস্য জাহানারা সিদ্দিকীকে বাধ্যতামূলক অবসর,2015-05-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সদস্য জাহানারা সিদ্দিকীকে বাধ্যতামূলক অবসর দিয়েছে সরকার। তিনি সর্বশেষ ভ্যাট নিরীক্ষা ও গোয়েন্দা বিভাগে সদস্য পদে দায়িত্ব পালন করেন। বুধবার তার অবসরের বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞপন জারি করে। ওই প্রজ্ঞাপনে তার চাকরিকাল ২৫ বছর পূর্ণ হয়েছে উল্লেখ করে তাকে জনস্বার্থে অবসর দেয়া হয়েছে বলে প্রজ্ঞাপন জারি হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে বাধ্যতামূলক অবসরের তালিকায় এনবিআরের আরো একাধিক সদস্যের নাম রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6390.csv b/Bangla_fin_news_articles/6390.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..980ef6d07202dc17a6e5d93244b5fccfa0ec304a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6390.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6390,পুঁজিবাজারে ৩ কার্যদিবস ধরে সূচক বাড়ছে,2015-05-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে টানা তিন কার্যদিবস সূচক বাড়ছে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনও বেড়েছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেসূচক বাড়ায় বিনিয়োগকারীরা সতর্কতার সাথে নতুন তহবিল বাজারে নিয়ে আসছেন। কিছুটা লেনদেনও করছেন। এ ছাড়া সামনে বাজার আরো ভালো হওয়ার প্রত্যাশা করছেন বিনিয়োগকারীরা। এ জন্য বাজারে লেনদেন বেড়েছে। এ দিকে বৃহস্পতিবার বাজারে সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে জীবন বিমা কোম্পানিগুলোর। এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশ বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে বৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩২ বেড়ে ৪ হাজার ১২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৯ বেড়ে ১ হাজার ৫৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪১৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা যা আগের দিনের চেয়ে ৫৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৩টির কমেছে ৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৩ বেড়ে ১২ হাজার ৬৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি ৬২ লাখ টাকার। লেনদেনকৃত ২৩৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৬টির কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের দর। এ দিকে প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে এপ্রিল মাসে আগের মাসের চেয়ে সরকারের রাজস্ব আদায় ২ কোটি টাকা কম হয়েছে। গত মাসে বাজারে লেনদেন কমে যাওয়ায় রাজস্ব আদায়ও কমে গেছে। জানা গেছেএপ্রিলে ডিএসই থেকে সরকারের রাজস্ব আদায় হয়েছে ৯ কোটি ৩৯ লাখ ১২ হাজার ৯১৯ টাকা। আর মার্চ মাসে আদায় হয়েছিল ১১ কোটি ৭৭ লাখ ৫০ হাজার ৫৪৩ টাকা। অর্থাত্ মাসের ব্যবধানে ডিএসই থেকে সরকারের রাজস্ব আদায় কমেছে ২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা বা ২০ শতাংশ। এপ্রিলে ট্রেক হোল্ডারদের কাছ থেকে ৭ কোটি ৭৫ লাখ ৬১ হাজার ১৯৬ টাকা আর উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছ থেকে ১ কোটি ৬৩ লাখ ৫১ হাজার টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6391.csv b/Bangla_fin_news_articles/6391.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a7056871300ebab8d491eccbfd3f4c9d1fc9bf88 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6391.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6391,ইলিশে বেড়েছে মূল্যস্ফীতি,2015-05-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পহেলা বৈশাখের উত্সবকে কেন্দ্র করে গত এপ্রিল মাসে মূল্যস্ফীতি আরেক দফা ঊর্ধ্বমুখী হয়। এপ্রিলে সাধারণ মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। তার আগের মাস মার্চে ছিলো ৬ দশমিক ২৭ শতাংশ। গতকাল পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের কাছে মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য তুলে ধরেন। তিনি বলেন মূলত পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে ইলিশের দাম বৃদ্ধির কারণেই খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়। পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে খাদ্য বহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি না পাওয়ার কারণ জানতে চাইলে সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য আরাস্তু খান বলেন উন্নয়নশীল দেশগুলোতে উত্সবের সময়ে পোশাকের চেয়ে খাদ্যপণ্যই বেশি কেনে। তাই খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়েছে বলে মনে করেন তিনি। তথ্যে দেখা যায় গেলো এপ্রিল মাসে খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ৪৮ ভাগ যা মার্চে ছিল ৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ। আর খাদ্য বহির্ভূত খাতে কিছুটা কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ যা মার্চে ছিল ৬ দশমিক ১২ শতাংশ। সম্মেলনে আরো জানানো হয় মাছ মাংস শাকসবজি ফল ও দুধের দাম বাড়ার কারণেই খাদ্য উপখাতে মার্চের তুলনায় মূল্যস্ফীতি শূন্য দশমিক ১২ ভাগ বেড়েছে। খাদ্য বহির্ভূত উপখাতে মূল্যস্ফীতি কমার বিষয়ে মন্ত্রী বলেন বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমে যাওয়ায় খাদ্য বহির্ভূত উপখাতের মূল্যস্ফীতি কমেছে। মন্ত্রী বলেন ২০১৪ সালের এপ্রিল মাস থেকে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত এক বছরে গড় মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ৫৬ ভাগ। এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ। এদিকেগ্রামেও মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে। মার্চের ৬ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ সাধারণ মূল্যস্ফীতি বেড়ে এপ্রিলে হয়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৩ ভাগ। আর শহরে সাধারণ মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৮৮ ভাগে। মার্চে এ হার ছিল ৬ দশমিক ৭৭ ভাগ। গেল মার্চ এপ্রিল দুই মাসে জাতীয় মজুরি হার যথাক্রমে ৯ দশমিক ২৭ ও ৯ দশমিক ৩৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানানো হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6392.csv b/Bangla_fin_news_articles/6392.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2535fd3e468193e0ebfe0be22bea5c017bae59f0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6392.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6392,অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে রাজস্ব ঘাটতি ৪৫৪৬ কোটি টাকা,2015-05-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রাজস্ব আদায় কম হয়েছে ৪ হাজার ৫৪৬ কোটি টাকা। এ সময়ে ৯৭ হাজার ২৭৫ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে ৯২ হাজার ৭২৯ কোটি টাকা। অবশ্য মাসের শুরুতে রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর প্রাথমিক হিসাবে এ ঘাটতির পরিমাণ ছিল আরো বেশি। অর্থবছরের অবশিষ্ট তিন মাসে রাজস্ব ঘাটতি আরো বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। মূলত সাম্প্র্রতিক রাজনৈতিক সহিংতায় ব্যবসাবাণিজ্যে ক্ষতি হওয়ায় ভ্যাট ও আয়কর আদায় কমে গেছে। পরিস্থিতি আঁচ করে সরকার রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে ১ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা করতে যাচ্ছে। অবশ্য অর্থমন্ত্রণালয় বা এনবিআর এ বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেয়নি। এনবিআর থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা গেছেগত ৯ মাসে শুল্ক আদায় লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করতে সমর্থ হলেও আয়কর ও ভ্যাট আদায়ে বড় ঘাটতি হয়েছে। আলোচ্য সময়ে ৩৮ হাজার ৭০৫ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ভ্যাট আদায় হয়েছে ৩৫ হাজার ১১৫ কোটি টাকা। ৩২ হাজার ৩৩৯ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয়কর আদায় হয়েছে ৩০ হাজার ১৭ কোটি টাকা। অন্য দিকে ২৫ হাজার ৫৪১ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে শুল্ক আদায় হয়েছে ২৬ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা। এ সময় শুল্ক ভ্যাট ও আয়কর আদায় বেড়েছে যথাক্রমে প্রায় ১৭ শতাংশ ১৪ ও ১৯ শতাংশ। এ ছাড়া ভ্রমণ কর থেকে এসেছে ৬২০ কোটি টাকা। ৩৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হলেও ভ্রমণ কর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6393.csv b/Bangla_fin_news_articles/6393.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6fc0a1080617efdfee4fe60d9e73fc31bf9d7d43 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6393.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6393,কেন্দ্রীয় ব্যাংককে শেয়ারবাজারে নজর দেয়ার আহ্বান বাণিজ্যমন্ত্রীর,2015-05-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কেন্দ্রীয় ব্যাংকে শেয়ারবাজারে নজর দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। ২০১০ সালে শেয়ারবাজার ধসের বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন শেয়ারবাজারে চাঙা অবস্থায় ব্যাংকগুলো বিনিয়োগ করে অনেক মুনাফা অর্জন করেছিল। হঠাত্ আইনের বাস্তবায়ন করতে গিয়ে ব্যাংকগুলোকে অতিরিক্ত বিনিয়োগকৃত অর্থ প্রত্যাহারের নির্দেশ দেয়া হয় তখন সব ব্যাংক মুনাফা নিয়ে বাজার থেকে বের হয়ে গেল। আর ছাত্রশিক্ষকসহ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা ভিখারিতে রূপান্তরিত হলো। তাদের ১০ লাখ টাকার পুঁজি ৫ লাখ টাকায় নেমে এল। এ সব ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের কারো কাছে যাওয়ারও সুযোগ নেই। বুধবার রজধানীর মতিঝিলে বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল আরবিট্রেশন সেন্টার বিয়াক ও মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এমসিসিআই আয়োজিত এক সেমিনারে বাণিজ্যমন্ত্রী এ সব কথা বলেন। বাণিজ্যিক বিরোধ নিষ্পত্তিতে শালিসি ব্যবস্থা ও ব্যাংকের বকেয়া ঋণ উদ্ধার শীর্ষক এ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বিয়াকের চেয়ারম্যান ও আইসিসিবির প্রেসিডেন্ট মাহবুবুর রহমান। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক এক প্রজ্ঞাপনে ৫০০ কোটি টাকার উপরে ঋণগ্রহীতাদের ঋণ পরিশোধ শিথিল করার ঘোষণা দিয়েছে। সেমিনারে বক্তারা এমন সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেন। এ প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন সিদ্ধান্তটি আমার কাছে ভালো লাগেনি। যারা কম ঋণ নিয়েছে এবং নিয়মিত ঋণ পরিশোধ করে তারা কী পেল সেমিনারে বক্তারা বানিজ্যিক বিরোধ নিয়ে ব্যাংকের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের বিরোধ আদালতের বাইরে বিকল্প উপায়ে সালিসি ব্যবস্থায় নিষ্পত্তির ওপর গুরুত্ব দেন। বিরোধ নিষ্পত্তিতে বিয়াক প্রতিষ্ঠিত হলেও এর মাধ্যমে বিরোধ নিষ্পত্তির হার আশানরূপ না হওয়ায় তারা হতাশা প্রকাশ করেন। তারা বলেনএ প্রক্রিয়ায় বিরোধ নিষ্পত্তিতে সময় ও খরচ বাঁচে। এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী তথ্য দিয়ে বলেন অর্থ ঋণ আদালতে বর্তমানে ৩৭ হাজার ১৮৮টি বাণিজ্যিক বিরোধের মামলা বিচারাধীন রয়েছে। এতে অর্থের পরিমাণ প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা। তিনি বলেন ঋণ গ্রহীতা মুক্তি পেলে আর ব্যাংকের স্বর্থ রক্ষা হলে মেডিয়েশন বা মধ্যস্থতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোনো আপত্তি নেই আইনেও এর স্বীকৃতি রয়েছে। এ বিষয়টি আরো কার্যকর করতে শিগগিরই একটি প্রজ্ঞাপন জারি করার উদ্যোগ নেয়া হবে। ব্যাংক ঋণের সুদের হার বাড়ার জন্য অনাদায়ী ঋণ ও সঞ্চয়পত্রের উচ্চ সুদের হারকে দায়ী করেন তিনি। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী বলেন অনেকে দুর্নীতি দমন কমিশনের দুদক ভয়ে মেডিয়েশন প্রক্রিয়ায় আসতে ভয় পান এ ক্ষেত্রে সরকার উদ্যোগ নিতে পারে। মেডিয়েশনের মাধ্যমে বাণিজ্যিক বিরোধ দূর করলে স্থায়ী সমাধান পাওয়া যায়। এ ছাড়া এ পদ্ধতিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণের সামগ্রিক ক্ষমতা পক্ষদ্বয়ের ওপর থাকে তা বিচারকের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভরশীল নয়। এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেনআইন মন্ত্রণালয়ের সংসদ বিষয়ক সচিব মোহাম্মদ শহীদুল হক এমসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ নাসিম মঞ্জুরসহ বিভিন্ন ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6394.csv b/Bangla_fin_news_articles/6394.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..49efbff93b51c8783d4ec6df16678c73e470f963 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6394.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6394,আর্থিক ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর পরামর্শ আতিউরের,2015-05-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান টেকসই প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার পাশাপাশি আর্থিক ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর পরামর্শ দিয়েছেন। বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা বলা হয়। মঙ্গলবার সুইজারল্যান্ডের জুরিখে ইউনাইটেড নেশনস এনভায়রনমেন্ট প্রোগ্রাম ইউএনইপিএর উপদেষ্টা পরিষদের তৃতীয় বৈঠকে বক্তৃতাকালে গভর্নর বলেন আর্থিক ব্যবস্থার প্রধান লক্ষ্য হবে দীর্ঘমেয়াদী টেকসই প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন। যেসব আর্থিক প্রতিষ্ঠান গ্রীন ফাইনান্সিং সমর্থন করছে সেসব প্রতিষ্ঠানের স্থানীয় আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পারস্পরিক নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা ও জোরদার করতে হবে। টেকসই প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন অর্জনে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত ঢেলে সাজানোর অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে ড. আতিউর রহমান বলেন স্বল্পমেয়াদী আর্থিক নীতি থেকে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা এই সমস্যা সমাধানের একটি উপায় হতে পারে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সুইজারল্যান্ডের পরিবেশমন্ত্রী ব্রুনো ওভারলি উগান্ডার প্রেসিডেন্টের অর্থ বিষয়ক উপদেষ্টা মারিয়া কিওয়ানুকা এবং ইউএনইপির নির্বাহী পরিচালক অচিম স্টেইনার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6395.csv b/Bangla_fin_news_articles/6395.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..79cc1246147e6ac722b15f98862e5a5d57d9d334 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6395.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6395,তালিকাভুক্তির প্রথম ২ দিন সার্কিট ব্রেকার থাকবে না,2015-05-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নতুন কোম্পানির শেয়ার লেনদেনে সার্কিট ব্রেকারের সময়সীমা কমিয়ে আনা হচ্ছে। এখন থেকে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানির ক্ষেত্রে প্রথম দুই দিন সার্কিট ব্রেকার থাকবে না। বুধবার কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। এ সংক্রান্ত আদেশ জারির পর থেকে তা কার্যকর করা হবে। বিএসইসি জানিয়েছেআগে পূর্ববর্তী লেনদেন দিবসের শেয়ার মূল্যের ওপর শতকরা হারে এবং একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের বেশি মূল্য কম বা বেশি না হওয়ার বিষয়ে সার্কিট ব্রেকার ছিল। এখন থেকে কোনো একটি শেয়ারের মূল্যের বাড়াকমা সংক্রান্ত সার্কিট ব্রেকার শুধু শতকরা হারে হবে। বর্তমানে তালিকাভুক্তির প্রথম ৫ দিন পর্যন্ত নতুন কোম্পানির লেনদেনে সার্কিট ব্রেকার থাকে না। সার্কিট ব্রেকার না থাকায় নতুন কোম্পানির শেয়ারের অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধির ঘটনা ঘটছে। অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধির এ প্রবণতা রোধ করতে সার্কিট ব্রেকারের সীমা ৫ দিনের পরিবর্তে দুই দিনে নামিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। প্রসঙ্গত সার্কিট ব্রেকারের মাধ্যমে এক দিনে শেয়ার দর সর্বোচ্চ কি পরিমাণ বাড়তে বা কমতে পারে তা নির্ধারণ করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6396.csv b/Bangla_fin_news_articles/6396.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..456340048f8947b8e3d6007f1949a36fb376eee5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6396.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6396,পুঁজিবাজারে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম বেড়েছে,2015-05-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে কয়েক দিন ধরে বড় দরপতনের পর বুধবার বেশির ভাগ শেয়ারের দাম বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ৮৪ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনকয়েক দিনের টানা দরপতনের ফলে অনেক কোম্পানির শেয়ারদর তলানিতে নেমে এসেছে। এ জন্য এখন কিছু কিছু কোম্পানির শেয়ার বিনিয়োগকারীরা কিনে রাখছেন। তবে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ না বাড়লে বাজারের ইতিবাচক প্রবণতা ধরে রাখা সম্ভব নয়। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছেবুধবার দাম বাড়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশ বেড়েছে। এ ছাড়া সিমেন্ট খাতের শেয়ারের দাম বেড়েছে প্রায় তিন শতাংশ এবং বস্ত্র খাতে দুই শতাংশেরও বেশি। তবে গত কয়েক দিনের ধারাবাহিকতায় লেনদেনের ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল জ্বালানি ও ওষুধ খাত। এ দুই খাতের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৬৬ কোটি টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪৫ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেবুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭৫ বেড়ে ৪ হাজার ৮৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ২৬ বেড়ে ১ হাজার ৫৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৬৪ কোটি ৮৪ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৩৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৬১টির কমেছে ৩০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২৬১ বেড়ে ১২ হাজার ৬১১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৪১ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ১৭ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯০টির কমেছে ২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6397.csv b/Bangla_fin_news_articles/6397.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3ffb41b03d0eb1c9dac560cc956f0cb38538e09c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6397.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6397,রাকাব ১২শ কোটি টাকা কৃষি ঋণ বিতরণ করেছে,2015-05-06,রাজশাহী অফিস,রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক রাকাব গ্রামীণ অর্থনীতি জোরদারের পাশাপাশি কৃষি ও অকৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে দেশের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রথম সাড়ে ৯ মাসে ১ হাজার ২০৮ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে। ঋণ বিতরণের পাশাপাশি ব্যাংক ক্লাসিফাইড ও অন্যান্য বিদ্যমান ঋণের ৩৫২ কোটি টাকাসহ ১ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা আদায় হয়েছে এবং রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ১৬ জেলায় ৩৭৮টি শাখার মাধ্যমে ৩ হাজার ৪২০ কোটি টাকা আমানত সংগ্রহ করেছে। রাকাবের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল খালেক খান বাসসকে বলেন ব্যাংকে চলতি অর্থবছরে ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। ক্লাসিফাইড ও অন্যান্য বিদ্যমান ঋণ ৭৫০ কোটি টাকাসহ ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা আদায় এবং ৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা আমানত সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তিনি বলেন বর্তমান সরকার দেশের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতি উন্নয়নে চলতি অর্থবছরে ঋণ বিতরণে রাকাবকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ দিয়েছে। তিনি বলেন দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে ব্যাংক কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি টেকসই খাদ্য নিরাপত্তা এবং প্রোটিন ঘাটতি কমাতে পোল্ট্রি ও ডেইরি খাতের মতো সম্ভাবনাময় খাতে ঋণদান কার্যক্রম জোরদার করছে। খালেদ খান বলেন শস্য উৎপাদনে ১ দশমিক শূন্য ২ লাখ কৃষকের মাঝে ৫৫২ দশমিক ২১ কোটি টাকা মৎস্য চাষের জন্য ৪৩০ কৃষকের মাঝে ১৫ দশমিক শূন্য ৫ কোটি টাকা প্রাণিসম্পদের জন্য ৬ হাজার ৬৬ কৃষকের মাঝে ৪৮ দশমিক ৮৭ কোটি টাকা কৃষি খামার ও যন্ত্রপাতির ২৭ গ্রাহকের মাঝে শূন্য দশমিক ৩৫ কোটি টাকা কৃষিভিত্তিক শিল্পের জন্য ১১২ কৃষকের মাঝে ১৪ দশমিক ৫৭ কোটি টাকা এসএমই ১ হাজার ৫৪৫ উদ্যোক্তাদের মাঝে ৭২ দশমিক ৮০ কোটি টাকা নগদ সহায়তা হিসেবে ৬ হাজার ৯৪৭ জনের মাঝে ৩৪৭ দশমিক ৭৬ কোটি টাকা দারিদ্র্য দূরীকরণে ৪ হাজার ২৪২ গ্রাহকের মাঝে ২৯ দশমিক শূন্য ১ কোটি টাকা বিভিন্ন চাহিদা ভিত্তিক খাতের ২৬ হাজার ৭৪৮ গ্রাহকের মাঝে ১২৮ দশমিক ৫১ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে। তিনি বলেন বিদ্যুৎ সরবরাহ ঘাটতি মোকাবেলায় পরিবেশ বান্ধব এবং বিকল্প জ্বালানি উৎপাদনের জন্য সৌর বিদ্যুৎ বায়োগ্যাস ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্লান্টের জন্য জনগণকে উদ্বুদ্ধ করে তুলতে বিশেষ ঋণ কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6398.csv b/Bangla_fin_news_articles/6398.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6595cdb771641fa0f5798d0d34c1b789f79027e9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6398.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6398,‘ইলিশের দাম বৃদ্ধির কারণে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে’,2015-05-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পহেলা বৈশাখের উত্সব কেন্দ্র করে গেলো এপ্রিলে মূল্যস্ফীতি আরেক দফা ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। এপ্রিলে সাধারণ মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। তার আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ২৭ শতাংশ। বুধবার পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের কাছে মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য তুলে ধরে বলেন মূলত পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে ইলিশের দাম বৃদ্ধির কারণেই খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়। পহেলা বৈশাখ কেন্দ্র করে খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি না পাওয়ার কারণ জানতে চাইলে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য আরাস্তু খান বলেন উন্নয়নশীল দেশগুলোতে উত্সবের সময় পোশাকের চেয়ে খাদ্যপণ্যই বেশি কেনা হয়। তাই খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়েছে বলে মনে করেন তিনি। তথ্যে দেখা গেছেগেলো এপ্রিল মাসে খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ৪৮ শতাংশ যা মার্চে ছিল ৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত খাতে কিছুটা কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ যা মার্চে ছিল ৬ দশমিক ১২ শতাংশ। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়মাছ মাংস শাকসবজি ফল ও দুধের দাম বাড়ার কারণেই খাদ্য উপখাতে মার্চের তুলনায় মূল্যস্ফীতি শূন্য দশমিক ১২ শতাংশ বেড়েছে। খাদ্যবহির্ভূত উপখাতে মূল্যস্ফীতি কমার বিষয়ে মন্ত্রী বলেন বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমে যাওয়ায় খাদ্যবহির্ভূত উপখাতের মূল্যস্ফীতি কমেছে। মন্ত্রী বলেন ২০১৪ সালের এপ্রিল থেকে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত এক বছরে গড় মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ। আগের বছরের একই সময় পর্যন্ত গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ। এ দিকেগ্রামেও মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে। মার্চে ৬ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ সাধারণ মূল্যস্ফীতি হয়েছে এপ্রিলে হয়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। আর শহরে সাধারণ মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৮৮ শতাংশে। মার্চে এ হার ছিল ৬ দশমিক ৭৭ শতাংশ। গেল মার্চ এপ্রিলদুই মাসে জাতীয় মজুরিহার যথাক্রমে ৯ দশমিক ২৭ ও ৯ দশমিক ৩৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6399.csv b/Bangla_fin_news_articles/6399.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3515d1f11845377cff40fb8c39c294aa4b860e1b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6399.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6399,ডিএসইর অর্ধেক লেনদেন জ্বালানি ও ওষুধ খাতে,2015-05-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা তিন দিন দরপতনের পর গতকাল মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে বেশিরভাগ শেয়ারের দর বেড়েছে। গত কয়েকদিনের দরপতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে আসলেও গতকাল সূচক বাড়ায় তা ফের চার হাজারের উপরে উঠে এসেছে। তবে সূচক বাড়লেও কমেছে বাজারের লেনদেনের পরিমাণ। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে ডিএসইর সূচক চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে স্বাভাবিক ক্রয়ের প্রবণতা দেখা গেছে। তাছাড়া স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির বৈঠকে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আশার সঞ্চার হয়েছে। এদিকে গতকাল বাজারে লেনদেনের ক্ষেত্রে জ্বালানি ও ওষুধ খাতের প্রাধান্য ছিল। এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে ১৬০ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় অর্ধেক। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫৪ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩২৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩ কোটি ১৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২১২টির কমেছে ৭০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪০ পয়েন্ট বেড়ে ১২ হাজার ৩৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৩৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৮টির কমেছে ৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে সমাপ্ত অর্থবছরে ফারইস্ট ফাইন্যান্স এ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ঘোষণাকৃত লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের বিও হিসাবে যোগ হয়েছে। সাড়ে ১২ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়ায় কোম্পানিটি এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হতে যাচ্ছে। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরে শেষ হওয়া অর্থবছরের জন্য ১০ শতাংশ নগদ এবং আড়াই শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দিয়েছে। এতে ডিএসই কর্তৃপক্ষ কোম্পানিটিকে জেড থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করেছে। যা আজ থেকে কার্যকর হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6400.csv b/Bangla_fin_news_articles/6400.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3ab3763f40d03e13212147eb7d255876f9d0fea9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6400.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6400,অর্থপাচার ঠেকাতে ক্ষমতা পাচ্ছে এনবিআর,2015-05-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদেশে অবৈধ উপায়ে ত্অর্থ পাচার ঠেকাতে বিদ্যমান মানি লন্ডারিং আইনের বাস্তবায়নের ক্ষমতা পেতে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। গতকাল মঙ্গলবার অর্থনীতি বিষয়ক সাংবাদিকদের ফোরাম ইআরএফএর সাথে প্রাকবাজেট আলোচনায় এ বিষয়ে ইঙ্গিত দেন এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান। তিনি বলেন অর্থপাচার আইনের আওতায় এনবিআরকে ক্ষমতা দেয়ার প্রক্রিয়া জোরদার হচ্ছে। এর মাধ্যমে ফাঁকি দেয়া কর উদ্ধারের প্রক্রিয়াও জোরদার হচ্ছে। দেশে অর্থপাচার রোধে আইন থাকলেও এর কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এনবিআর কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ একাধিক সংস্থা কাজ করলেও প্রকৃত অর্থে অর্থ পাচার ঠেকানো যাচ্ছে না। মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর ও কানাডাসহ কয়েকটি দেশে দেদারসে এসব অর্থ চলে যাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আলোচনায় অংশ নিয়ে ইআরএফ সভাপতি সুলতান মাহমুদ বাদল অর্থ পাচার ঠেকানোর পাশাপাশি দেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টির তাগিদ দেন। তিনি বলেন দেশে যথার্থ বিনিয়োগের সুযোগ না থাকায় অনেকে বাইরে টাকা নিয়ে যাচ্ছে বা বিনিয়োগ করছে। ইআরএফএর পক্ষ থেকে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমানসহ সাবেক ও বর্তমান নেতৃবৃন্দ আসছে বাজেটের উপর বিভিন্ন প্রস্তাব দেন। করদাতা বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টির স্বার্থে করদাতাদের মধ্যে বিদ্যমান ভীতি দূর করার উদ্যোগ নেয়া আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করার প্রস্তাব দেয়া হয়। মূল্যস্ফীতির সাথে সঙ্গতি রেখে ব্যক্তি খাতের করমুক্ত আয়সীমা বাড়িয়ে তিন লাখ টাকা করা কোম্পানির কর্পোরেট করের ক্ষেত্রে বিদ্যমান স্তর কমানো প্রতিবেশী দেশ ভারতের ন্যায় এ করের হার যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনার প্রস্তাব দেয়া হয়। বর্তমানে ৫৮টি খাত উেস কর কর্তনের তালিকায় রয়েছে। এর মধ্যে ১০টি খাত থেকে উেস কর আদায় হয় না। আর ৪০টি খাত থেকে খুবই সামান্য কর আদায় হয় জানিয়ে ইআরএফএর সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু কাওসার এটিকে যৌক্তিক করার প্রস্তাব দেন। সেই সঙ্গে অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার ক্ষেত্রে বিদ্যমান নিয়মের পর্যালোচনা করা মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানি ঠেকাতে শুল্ক ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়ন প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করা এবং এনবিআরের মনিটরিং সেলকে জোরদার করার প্রস্তাব দেন। এছাড়া বাজেট পাসের আগেই বিভিন্ন পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়া ঠেকানো ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের ক্ষেত্রে বিদ্যমান ভ্যাট প্রত্যাহার সঞ্চয়পত্রের ক্ষেত্রে কর প্রত্যাহারের প্রস্তাব দেয়া হয়। এ সময় এনবিআর সদস্য ফরিদ উদ্দিন এনায়েত হোসেন ও সুলতান মোহাম্মদ ইকবালসহ এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6401.csv b/Bangla_fin_news_articles/6401.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4d5f96ff421314d103ed86c685b0e3cf47f03dc4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6401.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6401,বাজেটে বিশেষ কর ছাড় চান ব্যবসায়ীরা,2015-05-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিগত কয়েক মাসের রাজনৈতিক সহিংসতা ও অবরোধের কারণে সৃষ্ট ক্ষতি পোষাতে আয়কর ও ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর প্রদানের ক্ষেত্রে আসছে বাজেটে বিশেষ ছাড় দেয়ার দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের সংগঠন ঢাকা চেম্বার ডিসিসিআই। তারা ফিক্সড ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর প্রদানের ক্ষেত্রে অর্ধেক ছাড় দেয়া বন্দরের চার্জ ও জরিমানা অর্ধেক কমানো সব করদাতাকে ট্যাক্স কার্ড দেয়ারও দাবি জানিয়েছে। সেই সঙ্গে ভ্যাট আইনে ভ্যাটের হার ১৫ শতাংশের পরিবর্তে সাড়ে ৭ শতাংশ করার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। গতকাল রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সঙ্গে প্রাক বাজেট আলোচনায় সংগঠনের সভাপতি হোসেন খালেদ এসব দাবি উপস্থাপন করেন। এ সময় এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভায় বলা হয় ব্যাংকের অতিরিক্ত সুদের কারণে ব্যবসায়ের ব্যয় বেড়েছে। অন্যদিকে ব্যাংকের কাছে পর্যাপ্ত অর্থ থাকা সত্ত্বেও আস্থাহীনতা ও নানামুখী বাধায় নতুন বিনিয়োগ হচ্ছে না। অন্যদিকে আসছে বাজেটে বিশ্ব ব্যাংকের নিয়মিত অর্থ সহায়তাও অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। এ পরিস্থিতিতে অভ্যন্তরীণ সম্পদের যোগান বাড়াতে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর প্রয়োজন হবে। এতে ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন। সভায় কালো টাকার উত্স বন্ধ করা করদাতার আওতা বাড়ানো সব করদাতাকে ট্যাক্স কার্ড প্রদান করা এবং তাদের ভিআইপি বা সিআইপিদের ন্যায় সব ধরনের সরকারি সুবিধা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা চেম্বার ও ট্রেড বডির উপর কর প্রত্যাহার অটোমোবাইল শিল্পের ক্ষেত্রে অ্যাসেম্বলিং কারখানাকে কর অবকাশ সুবিধা দেয়ার দাবির পাশাপাশি আয়কর ও ভ্যাট আইনের ক্ষেত্রে বিদ্যমান জটিলতা দূর করতে ১১টি প্রস্তাব দেয়া হয়। এছাড়া ব্যক্তি শ্রেণির করমুক্ত আয়সীমা বিদ্যমান ২ লাখ ২০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে পৌনে তিন লাখ টাকা করা সম্পদের সারচার্জমুক্ত সীমা বিদ্যমান ২ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪ কোটি টাকা করা অগ্রিম আয়কর এআইটি ৩ শতাংশে নামিয়ে আনা বিভিন্ন ব্যাংক ও কোম্পানির কর্পোরেট করহার আড়াই থেকে ৫ শতাংশ হারে কমানো স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেনে বর্তমান অগ্রিম আয়কর অর্ধেকে নামিয়ে আনা সিএসআর কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা খাতে ব্যয়কে করমুক্ত ঘোষণা এবং বেসরকারি সফটওয়্যার পার্কের ক্ষেত্রে ২০ বছরের জন্য কর অবকাশের দাবি জানানো হয়। অন্যদিকে ভ্যাট বিষয়ে পাইকারি ও খুচরা ব্যবসয়ীদের প্যাকেজ ভ্যাট পদ্ধতি অব্যাহত রেখে সর্বোচ্চ ১৪ হাজার ও সর্বনিম্ন ৩ হাজার ৬শ টাকা করা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নিরীক্ষার নামে হয়রানি বন্ধ করতে প্রতি বছর একবার অডিট করা ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ক্ষেত্রে ভ্যাট মওকুফ করা নিল ভ্যাট রিটার্ন জমা দেয়ার বিধান বাতিলের প্রস্তাব করা হয়েছে। এর বাইরে শুল্ক বিষয়েও বেশকিছু প্রস্তাব দেয় ডিসিসিআই। সভায় অন্যদের মধ্যে ডিসিসিআইয়ের সহসভাপতি হুমায়ুন রশিদ শোয়েব চৌধুরী পরিচালক খায়ের মোহাম্মদ খান আব্দুস সালাম খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির আতিকইরাব্বানি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6402.csv b/Bangla_fin_news_articles/6402.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..55685a8cd4d20c398f99841988f1a5f610bc3937 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6402.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6402,ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ‘এ’ ক্যাটাগরিতে,2015-05-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সমাপ্ত অর্থবছরে ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ঘোষণাকৃত লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের বিও হিসাবে যোগ হয়েছে। সাড়ে ১২ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়ায় কোম্পানিটি এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হতে যাচ্ছে। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরে শেষ হওয়া অর্থবছরের জন্য ১০ শতাংশ নগদ এবং আড়াই শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দিয়েছে। এতে ডিএসই কর্তৃপক্ষ কোম্পানিটিকে জেড থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করেছে যা বুধবার থেকে কার্যকর হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6403.csv b/Bangla_fin_news_articles/6403.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0326c0f7c903fe060e6530c7e19f8f3eb2d2b2f0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6403.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6403,পুঁজিবাজারে বেশির ভাগ শেয়ারের দর বেড়েছে,2015-05-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা তিন দিন দরপতনের পর মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে বেশির ভাগ শেয়ারের দর বেড়েছে। গত কয়েক দিনের দরপতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে এলেও সূচক বাড়ায় তা ফের চার হাজারের ওপরে উঠে এসেছে। তবে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেডিএসইর সূচক চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে স্বাভাবিক ক্রয়ের প্রবণতা দেখা গেছে। এ ছাড়া স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির বৈঠকে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আশার সঞ্চার হয়েছে। এ দিকে মঙ্গলবার বাজারে লেনদেনের ক্ষেত্রে জ্বালানি ও ওষুধ খাতের প্রাধান্য ছিল। এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে ১৬০ কোটি ৬৩ লাখ টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় অর্ধেক। তথ্যে দেখা গেছেমঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫৪ বেড়ে ৪ হাজার ১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১৬ বেড়ে ১ হাজার ৫২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩২৭ কোটি ৩০ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৩ কোটি ১৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২১২টির কমেছে ৭০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪০ বেড়ে ১২ হাজার ৩৪৯ দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৪১ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৩৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৮টির কমেছে ৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6404.csv b/Bangla_fin_news_articles/6404.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7ec05d5cc28f5f4fa649cf2ff7027a3fb54e6375 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6404.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6404,বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি চান উদ্যোক্তারা,2015-05-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদেশে বিনিয়োগের জন্য অনুমতি চেয়েছেন উদ্যোক্তারা। গতকাল সোমবার ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশের আইবিএফবি প্রেসিডেন্ট হাফিজুর রহমান খান বলেন বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর মতো আমাদের উদ্যোক্তাদেরকেও বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়া প্রয়োজন। এতে দেশের উন্নতির পথ প্রশস্ত হবে। রাজধানীর ডেইলি স্টার সম্মেলন কক্ষে আইবিএফবি আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ফ্যাকাল্টি ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এমসিসিআই সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর সাবেক সভাপতি আনিসউদ্দৌলা সাবেক সচিব সোহেল আহমেদ চৌধুরী ড. এ এফ মতিউর রহমান বিনিয়োগ বোর্ডের সদস্য নভোশ চন্দ্র মণ্ডল এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক সুকোমল সিংহসহ আরও অনেকে। প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন বলেন দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর তুলনায় আমাদের বিদেশে বিনিয়োগ করার প্রবণতা খুবই কম। অথচ অবৈধভাবে ঠিকই বিদেশে মূলধন যাচ্ছে। বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি না থাকায় দেশের উদ্যোক্তারা অন্য দেশের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে বিদেশে বিনিয়োগ করার সুযোগ দেয়া প্রয়োজন। ইতিমধ্যে অর্থমন্ত্রী এ বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছেন। তবে আমাদের উদ্যোক্তারা বিদেশে বিনিয়োগ করলে দেশের রিজার্ভ মূলধনী হিসাবে ক্যাপিটাল ব্যালেন্স অ্যাকাউন্ট এবং বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় হারের উপর কিছুটা নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। সে বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে। ড. মশিউর রহমান বলেন বর্তমানে আমাদের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। তাছাড়া আমদানি যা হচ্ছে তা ঠিকভাবে বাড়লে রিজার্ভ কমে যাবে। ফলে অর্থনীতি স্থিতিশীল রাখতে যে পরিমাণ বিদেশি উদ্যোক্তাদের যে পরিমাণ বিনিয়োগ আনা দরকার তা কিভাবে আনা যায় সে ব্যাপারে সরকারকে ভাবতে হবে। আর আমাদের উদ্যোক্তারা কোথায় বিনিয়োগ করবেন কিংবা কোথায় বিনিয়োগ করলে তাদের জন্য লাভ হবে সেটা তারা ভাববেন। সরকার তাদেরকে বিদেশে বিনিয়োগ থেকে সরিয়ে রাখা উচিত হবে না। তিনি আরও বলেন বিদেশে বিনিয়োগ করলেই আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা চলে যাবে এমনটা ভাবা ঠিক হবে না। কারণ এর মাধ্যমে লভ্যাংশ আকারে বৈদেশিক মুদ্রা ফিরেও আসবে। অনুষ্ঠানে সাবেক সচিব ড. এ এফ মতিউর রহমান বলেন বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দেয়ার আগে আমাদেরকে ভাবতে হবে আমরা কি এখনও উন্নত দেশে পরিণত হয়েছি কিনা। যেখানে আমাদের দেশেই বিনিয়োগের চাহিদা রয়েছে সেখানে বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দেয়া কতটা যুক্তিযুক্ত তাও ভেবে দেখা প্রয়োজন। বিনিয়োগ বোর্ডের সদস্য নভোশ চন্দ্র মণ্ডল বলেন বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দেয়ার এখনই সময় নয়। অন্তত ৮ শতাংশ হারে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হওয়ার আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করা যেতে পারে। অন্যথায় আমাদের জিডিপি প্রবৃদ্ধি রিজার্ভ এবং গোটা অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এমসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আনিসউদ্দৌলা বলেন আমাদের দেশে গ্যাস বিদ্যুত্ ও অবকাঠামোর অভাব রয়েছে। এজন্যই আমাদের জিডিপি প্রবৃদ্ধি এখন পর্যন্ত ৮ শতাংশে উন্নীত হয়নি। বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দেয়া হলে উদ্যোক্তারা প্রবৃদ্ধি বাড়াতে সহায়তা করতে পারবেন। এমসিসিআইয়ের সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেন বিদেশে বিনিয়োগ করার অনুমতি দেয়ার অনেক যৌক্তিক কারণ রয়েছে। বিদেশে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়া হলে বিভিন্ন দেশে আমাদের ব্র্যান্ড তৈরি সহায়ক হবে। অন্য দেশের প্রযুক্তি ও দক্ষতা ব্যবহারে আমাদের বেশি সুযোগ থাকবে। দেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার সক্ষমতা বাড়বে। তাছাড়া শুধু ভারত নয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগের মাধ্যমে আমরা লাভবান হতে পারব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6405.csv b/Bangla_fin_news_articles/6405.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..777eb7c297cc138e493c266a29b80bec86252c4d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6405.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6405,বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি চান উদ্যোক্তারা,2015-05-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদেশে বিনিয়োগের জন্য অনুমতি চেয়েছেন উদোক্তারা। সোমবার ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশের আইবিএফবি প্রেসিডেন্ট হাফিজুর রহমান খান বলেন বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর মতো আমাদের উদ্যোক্তাদেরকেও বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়া প্রয়োজন। এতে দেশের উন্নতির পথ প্রশস্ত হবে। রাজধানীর ডেইলি স্টার সম্মেলন কক্ষে আইবিএফবি আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ফ্যাকাল্টি ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন। বক্তব্য রাখেন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এমসিসিআই সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর সাবেক সভাপতি আনিসউদ্দৌলা সাবেক সচিব সোহেল আহমেদ চৌধুরী ড. এ এফ মতিউর রহমান বিনিয়োগ বোর্ডের সদস্য নভোশ চন্দ্র মন্ডল এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক সুকোমল সিংহ সহ আরও অনেকে। প্রবন্ধ উপস্থাপন কালে ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন বলেন দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর তুলনায় আমাদের বিদেশে বিনিয়োগ করার প্রবণতা খুবই কম। অথচ অবৈধভাবে ঠিকই বিদেশে মূলধন যাচ্ছে। বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি না থাকায় দেশের উদ্যোক্তারা অন্য দেশের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে বিদেশে বিনিয়োগ করার সুযোগ দেয়া প্রয়োজন। ইতিমধ্যে অর্থমন্ত্রী এ বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছেন। তবে আমাদের উদ্যোক্তারা বিদেশে বিনিয়োগ করলে দেশের রিজার্ভ মূলধনী হিসাবে ক্যাপিটাল ব্যালেন্স অ্যাকাউন্ট এবং বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় হারের উপর কিছুটা নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। সে বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে। ড. মশিউর রহমান বলেন বর্তমানে আমাদের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। তাছাড়া আমদানি যা হচ্ছে তা ঠিকভাবে বাড়লে রিজার্ভ কমে যাবে। ফলে অর্থনীতি স্থিতিশীল রাখতে যে পরিমাণ বিদেশি উদ্যোক্তাদের যে পরিমাণ বিনিয়োগ আনা দরকার তা কিভাবে আনা যায় সে ব্যাপারে সরকারকে ভাবতে হবে। আর আমাদের উদ্যোক্তারা কোথায় বিনিয়োগ করবেন কিংবা কোথায় বিনিয়োগ করলে তাদের জন্য লাভ হবে সেটা তারা ভাববেন। সরকার তাদেরকে বিদেশে বিনিয়োগ থেকে সরিয়ে রাখা উচিত হবে না। তিনি আরও বলেন বিদেশে বিনিয়োগ করলেই আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা চলে যাবে এমনটা ভাবা ঠিক হবে না। কারণ এর মাধ্যমে লভ্যাংশ আকারে বৈদেশিক মুদ্রা ফিরেও আসবে। এমসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আনিসউদ্দৌলা বলেন দেশে গ্যাস বিদ্যুত ও অবকাঠামোর অভাব রয়েছে। এজন্যই আমাদের জিডিপি প্রবৃদ্ধি এখন পর্যন্ত ৮ শতাংশে উন্নীত হয়নি। বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দেয়া হলে উদ্যোক্তারা প্রবৃদ্ধি বাড়াতে সহায়তা করতে পারবেন। এমসিসিআইয়ের সভাপতি সৈয়দ সাসিম মঞ্জুর বলেন বিদেশে বিনিয়োগ করার অনুমতি দেয়ার অনেক যৌক্তিক কারণ রয়েছে। বিদেশে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়া হলে বিভিন্ন দেশে আমাদের ব্র্যান্ড তৈরি সহায়ক হবে। অন্য দেশের প্রযুক্তি ও দক্ষতা ব্যবহারে আমাদের বেশি সুযোগ থাকবে। দেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার সক্ষমতা বাড়বে। তাছাড়া শুধু ভারত নয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগের মাধ্যমে আমরা লাভবান হতে পারব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6406.csv b/Bangla_fin_news_articles/6406.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e72d31c7f0b838f6fb849417dcbbe3f532bcf19d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6406.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6406,কৃষিঋণ বিতরণ কমেছে আড়াই শতাংশ,2015-05-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কৃষি খাতে ঋণ বাড়ানোর জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে তাগিদ দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব ব্যাংকের সঙ্গে আলাদাকরে প্রতিমাসে বৈঠক হচ্ছে। কিন্তু তাতেও বাড়ছেনা এ খাতের ঋণ বিতরণের পরিমাণ। বরং প্রতিমাসেই তা কমছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে জুলাইমার্চ কমেছে এ খাতে বিতরণের পরিমাণ। হিসাবে দেখা গেছে এসময়ে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় আড়াই শতাংশ কম ঋণ বিতরণ হয়েছে। বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর তুলনায় রাষ্ট্রায়ত্ত ও বিশেষায়িত খাতের ব্যাংকগুলো ঋণ বিতরণে পিছিয়ে রয়েছে। অন্যদিকে এসময়ে আদায়ও কম হয়েছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক প্রভাষ চন্দ্র মল্লিক বলেন চলমান হরতালঅবরোধের কৃষকরা তাদের উত্পাদিত পণ্য বাজারজাত করতে পারছেন না। ফলে পরিশোধ করতে পারছেন না। আর তা না পারায় নতুন করে ঋণ নেয়ার চাহিদাও কমে গেছে। তিনি বলেন অবশ্য এসব সমস্যার কথা মাথায় রেখে বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের জন্য কিছু সুবিধা দিচ্ছে। এসব সুবিধা যেন কৃষক পর্যায়ে পায় সে বিষয়ে নজরদারিও করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। জানা গেছে অন্য খাতের তুলনায় কৃষি ঋণ সুদহার কম হওয়ায় ব্যাংকগুলো অনাগ্রহ দেখাচ্ছে। মূলত ঋণ নিতে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের হয়রানি এবং মামলার ভয়ে কৃষকরা ব্যাংকবিমুখ হয়ে পড়ছেন বলে আশংকা করছেন সংশ্লিষ্টরা। কৃষিঋণ বিতরণ বাড়াতে সম্প্রতি কৃষিখাতে ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণে বর্তমানে নির্ধারিত হারের তুলনায় ২ শতাংশ সুদ কমিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত পহেলা জানুয়ারি থেকে কৃষকরা সর্বোচ্চ ১১ শতাংশ সুদে কৃষিঋণ নিতে পারছেন। আগে যেখানে সুদ গুনতে হতো ১৩ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত ব্যাংকগুলো কৃষি খাতে ১১ হাজার ১৬৬ কোটি ১৯ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ করেছে। আগের বছরের একই সময়ে বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ছিলো ১১ হাজার ৪৪৫ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। এ হিসেবে নয় মাসে ঋণ বিতরণ কমেছে ২৭৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা বা দুই দশমিক ৪৪ শতাংশ। মার্চ পর্যন্ত বিতরণ হওয়া ঋণ চলতি অর্থবছরের মোট লক্ষ্যমাত্রার ৭১ দশমিক ৮১ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে লক্ষমাত্রার তুলনায় বিতরণের হার ছিলো ৭৮ দশমিক ৪২ শতাংশ। মূলত সরকারি ব্যাংকগুলোর ঋণ বিতরণ কমার ফলে সামগ্রিক পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত নয় মাসে কৃষি খাতে ঋণ আদায় হয়েছে ১০ হাজার ৯৮৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে গত মার্চে ঋণ আদায় হয়েছে এক হাজার ২২৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা। গত ফেব্রুয়ারী মাসে আদায় হয়েছে এক হাজার ২৫১ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। গত বছরের মার্চে আদায় হয়েছিল এক হাজার ১৬৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। গত বছরের মার্চের তুলনায় আদায় বাড়লেও গত ফেব্রুয়ারির কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6407.csv b/Bangla_fin_news_articles/6407.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f6bdf7c93e02e3c97f3d2e5caf4c6df4811cade6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6407.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6407,ডিএসইর সূচক চার হাজারের নিচে,2015-05-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে দরপতন চলছেই। সোমবার উভয় বাজারের বড় দরপতন হয়েছে। এতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে এসেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারে অনেক কোম্পানি লভ্যাংশ ঘোষণা করছে। কিছু কোম্পানির আয়ের সংবাদ বের হচ্ছে। এরমধ্যেও শেয়ারের দাম কমে যাচ্ছে। এটা হতাশাজনক। তবে তারা মনে করেন রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাবেই বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এছাড়া সূচক কমার পিছনে বাজারে কিছু নেতিবাচক গুজব রয়েছে বলেও তারা জানান। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৮৭ পয়েন্ট কমে তিন হাজার ৯৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৩৯ পয়েন্ট কমে এক হাজার ৫০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৩০ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৪ কোটি ২৬ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫২টির কমেছে ২২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টির। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২১৭ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ২০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ১৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৪টির কমেছে ১৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6408.csv b/Bangla_fin_news_articles/6408.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..916ac23194b0eee0677e3eed577457d5b7707199 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6408.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6408,ব্যাংক খাতের উদ্যোগে সাহায্য যাচ্ছে নেপালে,2015-05-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নেপালের সাম্প্রতিক ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় দিচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নগদ টাকা ও কম্বল সংগ্রহ করা হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে শিগগিরই ৩০ হাজারের মতো কম্বল পাঠানো হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক ম. মাহফুজুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন। মাহফুজুর রহমান বলেনব্যাংকগুলোর করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচির সিএসআর আওতায় নেপালে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার জন্য বলা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন ব্যাংক ৩০ হাজারের মতো কম্বল দিতে রাজি হয়েছে। এর মধ্যে ডাচবাংলা ও ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড ১০ হাজার করে কম্বল দিতে রাজি হয়েছে। এর বাইরে এক্সিম ব্যাংক সাড়ে তিন হাজার ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক আড়াই হাজার প্রিমিয়ার ন্যাশনাল ও বিডিবিএল ২ হাজার করে এবং বেশ কয়েকটি ব্যাংক কম্বর দেয়ার কথা কেন্দ্রীয় ব্যাংককে জানিয়েছে। এ ছাড়া কয়েকটি ব্যাংক নগদ টাকা দিতেও রাজি হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6409.csv b/Bangla_fin_news_articles/6409.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2981642b5583995a0c9f8e08c51ee32528013dc9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6409.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6409,‘৯০ শতাংশ ব্যাংক অনলাইন ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে’,2015-05-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বর্তমানে ৯০ শতাংশ ব্যাংক অনলাইন ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। রবিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বিসিএস মিলনায়তনে সরকারের ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান ল্যাপটপ প্রকল্পের আওতায় এক্সিম ব্যাংকের উদ্যোগে ল্যাপটপ বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক তথ্যপ্রযুক্তি সচিব শ্যামসুন্দর সিকদার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ল্যাপটপ গ্রহণে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। গভর্নর বলেনদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় নীতি সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে যা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে। এরই মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক নিজেকে একটি তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলেছে এবং সমগ্র ব্যাংকিং খাতকে তথ্যপ্রযুক্তিসমৃদ্ধ করতে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। ব্যাংকিং খাতের জন্য অনলাইন সিআইবি ও পেমেন্ট সিস্টেম অবকাঠামোতে আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির প্রয়োগ ঘটিয়ে এ সব কাজকে দ্রুততর করা হয়েছে। মোবাইল ফোন ও স্মার্ট কার্ডভিত্তিক আর্থিক সেবা অনলাইন ব্যাংকিং ইকমার্স ইন্টারনেট ব্যাংকিংসহ ব্যয়সাশ্রয়ী আর্থিক সেবার নানা কৌশলের দ্রুত বিস্তারে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো স্বতঃস্ফূর্তভাবে এগিয়ে এসেছে। দেশের তথ্যপ্রযুক্তির প্রসারে আইসিটি মন্ত্রণালয় ছাত্রছাত্রীদের হাতে ল্যাপটপ তুলে দেয়ার জন্য ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান ল্যাপটপ প্রকল্প গ্রহণ করেছে। সামাজিক দায়বদ্ধতার কর্মসূচির আওতায় এক্সিম ব্যাংক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০০ জন বুয়েটের ২০০ জন এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০০ জন অর্থাত্ ৫০০ শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে ল্যাপটপ বিতরণ করবে যার প্রথম কিস্তির ২৫০টি ল্যাপটপ এরই মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6410.csv b/Bangla_fin_news_articles/6410.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..100052a0238d4b18520efec178227bccd052066d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6410.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6410,প্রাকবাজেট আলোচনায় ইকমার্সকে কর অব্যাহতির দাবি,2015-05-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইকমার্স ব্যবসাকে আগামী ৫ বছরের জন্য কর অব্যাহতি দেয়ার দাবি জানিয়েছেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সম্মেলনকক্ষে প্রাকবাজেট আলোচনায় বেসিসের মহাসচিব উত্তম কুমার পাল আগামী ৩ থেকে ৫ বছরের জন্য ই কমার্স ব্যবসায় কর অব্যাহতিসহ এ খাতের খুচরা বিক্রির ওপর ভ্যাট প্রত্যাহার এবং বিদেশি সফটওয়্যার আমদানির ওপর শুল্ক বৃদ্ধির প্রস্তাব দেন। কৃষি পোল্ট্রি ইলেকট্রনিক্স মোবাইল আমদানিকারক কম্পিউটার সমিতি এবং গাড়ি আমদানিকারক সংগঠন বারভিডার সঙ্গে প্রাকবাজেট আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেনআয়কর নীতি বিভাগের সদস্য পারভেজ ইকবাল মূসক বাস্তবায়নের সদস্য এনায়েত হোসেন এবং শুল্কনীতির জ্যেষ্ঠ সদস্য ফরিদ উদ্দিন। সভায় মোবাইল ফোন ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি নিজাম উদ্দিন জিটু বলেনপ্রায় ৩০ শতাংশ সেট অবৈধভাবে আমদানি হচ্ছে। এতে সরকার বড় অঙ্কের রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অপর দিকে সত্ আমদানিকারকরা অসম প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছেন। তাই মোবাইল সেট আমদানিতে শুল্ক ফাঁকি বন্ধে সেটপ্রতি এক শ থেকে দেড় শ টাকা শুল্ক আরোপের প্রস্তাব দেন তিনি। মোবাইল ফোন আমদানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি মেজবাহ উদ্দিন বলেনবিটিআরসির তথ্য অনুসারে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৯৬ শতাংশ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন। অথচ কম্পিউটার পণ্যের ওপর কর সাড়ে ৬ শতাংশ। পক্ষান্তরে মোবাইলের ওপর করহার ২১ দশমিক ৭৫ শতাংশ যা অসামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই মোবাইলের করহার যৌক্তিক এবং সারচার্জ বাতিলের প্রস্তাব দেন তিনি। ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আমিরুল হাকিম গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেট ব্যবহারের ওপর থেকে ভ্যাট প্রত্যাহারের প্রস্তাব দেন। সভায় বাংলাদেশ চা সংসদের চেয়ারম্যান আরদাসীর কবির বলেনচা আমদানির ওপর মাত্র ৮৪ শতাংশ শুল্ক রয়েছে। এ সুযোগে নিম্ন মানের চা আমদানি হচ্ছে। অথচ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত চা আমদানির ওপর ১১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। তাই সেখানে বাংলাদেশি চায়ের চাহিদা থাকা সত্ত্বেও উচ্চ শুল্কের কারণে রফতানি সম্ভব হচ্ছে না। এ দিকে আমাদের চায়ের উত্পাদন ব্যয় ১৮৭ থেকে ২০০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এ অবস্থায় কম শুল্কের সুবিধা নিয়ে চা আমদানি অব্যাহত থাকলে দেশের এ শিল্প ধ্বংসের মুখে পড়বে। তাই আগামী বাজেটে চা আমদানির ওপর যৌক্তিক হারে শুল্ক বৃদ্ধির প্রস্তাব দেন তিনি। রাবার বাগান মালিক সমিতির সভাপতি মির্জা আনোয়ার হোসেন বলেন১৮টি দেশ রাবার উত্পাদন করে থাকে। এ সব দেশ রাবার উত্পাদন ও বিপণনে প্রণোদনা দেয়। কিন্তু কৃষিপণ্য হিসেবে রাবার অন্তর্ভুক্ত হলেও এ ধরনের কোনো সুবিধা আমরা পাই না। ল্যাটেক্সের ওপর ভ্যাট প্রত্যাহারের প্রস্তাব দেন তিনি। কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি মোজাম্মেল হক চৌধুরী বিদ্যুত্ বিলের ওপর ভ্যাট প্রত্যাহার ও আলু থেকে উত্পাদিত পণ্য রফতানিতে প্রণোদনা ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব দেন। ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মনসুর হোসেন বলেনদেশে ভুট্টা উত্পাদন হলেও পোল্ট্রি ফিড তৈরি করতে ভুট্টা বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। তাই ভুট্টা আমদানিতে অগ্রিম আয়কর প্রত্যাহারের প্রস্তাব দেন তিনি। এ দিকে দেশি ফল থেকে উত্পাদিত সব ধরনের জুসে ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাগ্রোপ্রসেসরস অ্যাসোসিয়েশন বাপা। আগামী বাজেটে প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্যে করপোরেট কর কমানোর দাবিও জানিয়েছে সংগঠনটি। প্রাকবাজেট আলোচনা সভায় বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিক্যালস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের বারভিডা সভাপতি হামিদ শরীফ বলেনহাইব্রিড গাড়ি জ্বালানি সাশ্রয়ী পরিবেশবান্ধব। চাহিদা থাকা সত্ত্বেও দাম বেশি হওয়ায় ক্রেতারা এ সব গাড়ি কিনতে চাচ্ছেন না। তাই এ সব গাড়ি আমদানিতে প্রণোদনা অথবা বিশেষ অবচয় সুবিধা দিলে জ্বালানি তেলের ওপর চাপ কমবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6411.csv b/Bangla_fin_news_articles/6411.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cab725c53a82bdfb8e5aff1f84a4a306899c2546 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6411.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6411,৪০ কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা,2015-05-03,ইত্তেফাক রিপোর্,ইত্তেফাক রিপোর্ট পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৪০ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ গত সপ্তাহে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই জানিয়েছেরেকিট বেনকিজার ৫৫০ শতাংশ নগদ কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স ৭ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার মবিল যমুনা ১৫ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল ১০ শতাংশ নগদ এসিআই ১০০ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার ইউনাইটেড পাওয়ার ৩০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার এবং তুং হাই নিটিং ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া জিবিবি পাওয়ার ১৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার একটিভ ফাইন ৬ শতাংশ নগদ ও ২০ শতাংশ বোনাস শেয়ার ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স ২০ শতাংশ বোনাস শেয়ার জেএমআই সিরিঞ্জ ২০ শতাংশ নগদ এএফসি এগ্রো ১৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার মেঘনা সিমেন্ট ১৫ শতাংশ নগদ এবং বাংলাদেশ ফাইন্যান্স ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ডিএসই আরও জানিয়েছেসমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ন্যাশনাল ফিড ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স ২০ শতাংশ নগদ প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স ৬ শতাংশ করে নগদ ও বোনাস শেয়ার ঢাকা ইন্স্যুরেন্স ৮ শতাংশ নগদ ও ৭ শতাংশ বোনাস শেয়ার বেক্সিমকো ফার্মা ১০ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার জেনারেশন নেক্সট ১৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার বেক্সিমকো ১৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া ফাস ফাইন্যান্স ১০ শতাংশ নগদ এশিয়া প্যাসিফিক ১০ শতাংশ নগদ স্টান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স ১২ শতাংশ বোনাস শেয়ার এসিআই ফরমুলেশন ৩৫ শতাংশ নগদ বাটা সু ২৮০ শতাংশ নগদ ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার রংপুর ফাউন্ড্রি ২২ শতাংশ নগদ রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার এক্সিম ব্যাংক ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার সিটি ব্যাংক ১৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার এবং সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স ৭ শতাংশ নগদ ও ৮ শতাংশ বোনাস শেয়ার ঘোষণা করেছে। এ দিকে সোনারগাঁও টেক্সটাইল আজিজ পাইপস বেক্সিমকো সিনথেটিক্স প্রিমিয়ার লিজিং ও শাইনপুকুর সিরামিকস এবং রংপুর ডেইরি অ্যান্ড ফুডের পরিচালনা পর্ষদ কোনো লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6412.csv b/Bangla_fin_news_articles/6412.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..be9827e532ad97878537abf1fceb175221de52fb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6412.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6412,ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে,2015-05-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত সপ্তাহের বেশি দিন পুঁজিবাজারে দরপতন হওয়ায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যআয় অনুপাত পিই রেশিও কমে গেছে। গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া চার কার্যদিবসে পিই রেশিও কমেছে ৭ দশমিক ১৩ শতাংশ। ডিএসই সূত্রে জানা গেছেসপ্তাহ শেষে ডিএসইর পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৪ দশমিক ৪২ পয়েন্টে। যা আগের সপ্তাহ শেষে ছিল ১৫ দশমিক ৫৩। অর্থাত্ সপ্তাহ শেষে ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে ৭ দশমিক ১৩ শতাংশ বা ১ দশমিক ১১ শতাংশীয় পয়েন্ট। সপ্তাহ শেষে খাত ভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ৬ দশমিক ৩৯ আর্থিক খাতের ৮ দশমিক ৮৬ প্রকৌশল খাতের ২১ দশমিক ২৬ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১২ দশমিক ৪৫ বস্ত্র খাতের ১০ দশমিক ১৭ সিমেন্ট খাতের ১৪ দশমিক ৮৮ তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৬ দশমিক ৩৬ বিমা খাতের ১৫ দশমিক ১২ বিবিধ খাতের ২২ দশমিক ৯৮ এবং টেলিযোগাযোগ খাতের ২২ দশমিক ৮১ পয়েন্টে। সপ্তাহ শেষে ক্যাটাগরি ভিত্তিক পিইর হিসাবে এ ক্যাটাগরির পিই অবস্থান করছে ১৩ দশমিক ৮৭ বি ক্যাটাগরির ২১ দশমিক ৪৫ এবং জেড ক্যাটাগরির ৫৭ দশমিক ২ পয়েন্টে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6413.csv b/Bangla_fin_news_articles/6413.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf7fd1dff6f96ce0e2490338631a8aba1f64a179 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6413.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6413,রিলায়েন্স ইন্সুরেন্সের ৩০ লভ্যাংশ ঘোষণা,2015-05-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,৩০ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স। রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ২৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় ২০১৪ সালের জন্য ১৫ বোনাস শেয়ার এবং ১৫ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6414.csv b/Bangla_fin_news_articles/6414.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ca6639231b83a3518a6d29f1bb8da528db1d5a5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6414.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6414,‘বেসরকারি বিনিয়োগ ও রাজস্ব আদায় পিছিয়ে পড়ছে’,2015-05-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণ চলতি অর্থবছরের প্রেক্ষিতে প্রাক বাজেট পর্যালোচনা করেছে। পর্যালোচনায় বলা হয়েছে চলতি বছরে মোট দেশজ উৎপাদনের জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধি এবং রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনকে ব্যহত করছে। এ অবস্থায় জিডিপি প্রবৃদ্ধি রাজস্ব আদায় সরকারি ব্যয় বাজেট ঘাটতি বৈদেশিক সহায়তা ব্যক্তি খাতে ঋণ রপ্তানি মূল্যস্ফীতি এবং কুঋণ সম্পর্কিত অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। এক্ষেত্রে আগামী বাজেটে উৎপাদন সক্ষমতা বৃদ্ধি সকল নাগরিকের জন্য সামাজিক পরিষেবা নিশ্চিতকরণ এবং টেকসই উন্নয়নের উপর ভিত্তি করে এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে। সাম্প্রতিক অর্থবছরগুলোতে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রকৃত অর্জন কম হওয়ার বিষয় উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে ২০০৪১৫ অর্থবছর শেষে জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রকৃত অর্জন লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে কম হয়ে ৬ দশমিক ২৬ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। রাজস্ব আদায়ের মোট লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ ৮২ হাজার ৯৫৪ কোটি টাকার বিপরীতে বর্তমান অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে রাজস্ব আদায়ের প্রকৃত পরিমাণ ৬৬ হাজার ৬৯৭ কোটি টাকা হয়েছে। যা মোট লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ৩৬ দশমিক ৫ শতাংশ। সরকারি ব্যয় বাস্তবায়নের অসন্তোষজনক প্রবণতার বিষয়ে বলা হয়েছে ২০১৪১৫ অর্থবছরের মোট লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ ৭০ হাজার ১৯১ কোটি ও ৮০ হাজার ৩১৫ কোটি টাকার বিপরীতে অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে অনুন্নয়ন ব্যয় ও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি ব্যয়ের প্রকৃত পরিমাণ যথাক্রমে ৫৯ হাজার ৭৮৯ কোটি ও ১৭ হাজার ৯ কোটি টাকা। যা লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ৩৫ দশমিক ১ ও ২১ দশমিক ২ শতাংশ। এদিকে ২০১৪১৫ অর্থবছরে বাজেট বাস্তবায়নের ধীর গতির কারণে বাজেট ঘাটতির পরিমাণও লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় অনেক কম। যেখানে এ অর্থবছরে বাজেট ঘাটতি ৬৭ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা ধরা হয়েছে সেখানে অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে বাজেট ঘাটতির পরিমাণ ১০ হাজার ১০৪ কোটি টাকা। সাম্প্রতিক সময়ে ব্যক্তিখাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কম হওয়া দেশে ব্যক্তি খাতে ব্যবসায় কার্যক্রমে শ্লথগতিকে নির্দেশ করছে। চলতি অর্থবছরের জুলাইডিসেম্বর সময়ের জন্য প্রণীত মুদ্রানীতিতে ব্যক্তি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ ধরা হয়েছে। যেখানে প্রকৃত প্রবৃদ্ধির পরিমাণ মাত্র ১৩ দশমিক ৫ শতাংশ হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6415.csv b/Bangla_fin_news_articles/6415.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..66f4c109dbdba6b60bc81cdc1fa64b7c14fed464 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6415.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6415,একশ’ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত,2015-05-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ৭৯ তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার সার্বিক মোহা. আনিছুর রহমানের সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়। এবারে সকল সিরিজের ০৭৫১৬২২ নম্বর প্রথম এবং ০৭৪৩১৮৫ নম্বর দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছে। প্রতি তিন মাস অন্তর ওই মাসের শেষ কর্মদিবসে প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৯৯ সালের জুলাই থেকে পুরস্কারের অর্থের ওপর ২০ শতাংশ হারে উেস আয়কর কাটা হচ্ছে। প্রথম পুরস্কার বিজয়ী প্রত্যেকে ৬ লাখ ও দ্বিতীয় পুরস্কার বিজয়ী ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা করে পাবেন। এছাড়া তৃতীয় এক লাখ চতুর্থ ৫০ হাজার এবং পঞ্চম পুরস্কার বিজয়ীরা ১০ হাজার টাকা করে পাবেন। এবারের ড্রতে ০০০০০০১ থেকে ১০০০০০০ ক্রম সংখ্যার অন্তর্ভুক্ত বন্ডসমূহ থেকে ৪১টি সিরিজের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যার মোট এক হাজার ৮৮৬ টি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। উল্লেখ্য পুরস্কারের জন্য ঘোষিত সংখ্যার প্রতিটি সিরিজের সেই সংখ্যার বন্ড পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়। এবারের তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী নম্বর দুটি হলো ০৫৩০১৫৫ ও ০৬৭২১১৬ চতুর্থ পুরস্কার বিজয়ী ০০৯৫১৪৭ ও ০৫৩৬৬০৮ এবং পঞ্চম পুরস্কার বিজয়ী প্রতিটি সিরিজের ৪০টি নম্বর হলো ০০২২৫৪২ ০১০৪৮৬৮ ০৩৩০৫৪৯ ০৪৫৪৭৭৯ ০৬৫৫৩৯৮ ০০৩৩৪৯৫ ০১৩৩৪৮৮ ০৩৪৯১৪০ ০৪৮৬৫৩৮ ০৬৭৩০১৯ ০০৬৪৮৮৩ ০১৭৮০১৪ ০৩৫৫৪৭৮ ০৫৩০৬৪১ ০৭৮৯০১০ ০০৯৭৩৯৯ ০১৭৯৯৮২ ০৩৬৯১৩৯ ০৫৩৫৯৯৯ ০৮২৬৯৫৮ ০১০১৭১৬ ০১৯২৬৩৮ ০৩৯৩৫৫৪ ০৫৪২৯১৮. ০৮৭১৮৫৯ ০১০১৯৮৩ ০২৭৩৬৬৭ ০৪১০৩১২ ০৫৮৭২৩৪ ০৮৭৫৮২৪ ০১০২২২৬ ০৩০৭১২৮ ০৪১১৩১৫ ০৬০৮৭২৩ ০৮৯১৮৭৯ ০১০২৪০৬ ০৩০৯৯১৫ ০৪১৭৬৩৯ ০৬৪৩৫১৬ ও ০৮৯৯০০৫। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6416.csv b/Bangla_fin_news_articles/6416.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8802646681be3f46a9173e67de62db203f81f993 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6416.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6416,১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত,2015-04-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ প্রাইজবন্ডের ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ৭৯ তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার ঢাকা বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার সার্বিক মোহা. আনিছুর রহমানের সভাপতিত্বে কমিশনার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়। এবারে সকল সিরিজের ০৭৫১৬২২ নম্বর প্রথম এবং ০৭৪৩১৮৫ নম্বর দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছে। একক সাধারণ পদ্ধতি তথা প্রত্যেক সিরিজের একই নম্বরে প্রাইজবন্ডের ড্র পরিচালিত হয়। প্রচলিত ১০০ টাকা মূল্যমানের মোট ৪১টি সিরিজের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা এবারে পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে। প্রসঙ্গত প্রতি তিন মাস অন্তর ওই মাসের শেষ কর্মদিবসে প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া ১৯৯৯ সালের জুলাই থেকে পুরস্কারের অর্থের ওপর ২০ শতাংশ হারে উৎসে আয়কর কাটার বিধান রয়েছে। প্রথম পুরস্কার বিজয়ী প্রত্যেকে ৬ লাখ ও দ্বিতীয় পুরস্কার বিজয়ী ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা করে পাবেন। এছাড়া তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী এক লাখ চতুর্থ পুরস্কার বিজয়ী ৫০ হাজার এবং পঞ্চম পুরস্কার বিজয়ীরা ১০ হাজার টাকা করে পাবেন। এবারের ড্রতে ০০০০০০১ থেকে ১০০০০০০ ক্রম সংখ্যার অন্তর্ভুক্ত বন্ডগুলো থেকে ৪১ টি সিরিজের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যার মোট এক হাজার ৮৮৬ টি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। আগের ড্রতে ৩৯টি সিরিজের এক হাজার ৮৪০ টি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল। প্রাইজবন্ডের প্রথম পুরস্কারের জন্য ঘোষিত সংখ্যার প্রতিটি সিরিজের সেই সংখ্যার বন্ড প্রথম পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়। একইভাবে অন্য পুরস্কারগুলোও দেয়া হয়ে থাকে। এবারের তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী নম্বর দুটি হল ০৫৩০১৫৫ ও ০৬৭২১১৬ চতুর্থ পুরস্কার বিজয়ী ০০৯৫১৪৭ ও ০৫৩৬৬০৮ এবং পঞ্চম পুরস্কার বিজয়ী প্রতিটি সিরিজের ৪০টি নম্বর হল ০০২২৫৪২ ০১০৪৮৬৮ ০৩৩০৫৪৯ ০৪৫৪৭৭৯ ০৬৫৫৩৯৮ ০০৩৩৪৯৫ ০১৩৩৪৮৮ ০৩৪৯১৪০ ০৪৮৬৫৩৮ ০৬৭৩০১৯ ০০৬৪৮৮৩ ০১৭৮০১৪ ০৩৫৫৪৭৮ ০৫৩০৬৪১ ০৭৮৯০১০ ০০৯৭৩৯৯ ০১৭৯৯৮২ ০৩৬৯১৩৯ ০৫৩৫৯৯৯ ০৮২৬৯৫৮ ০১০১৭১৬ ০১৯২৬৩৮ ০৩৯৩৫৫৪ ০৫৪২৯১৮. ০৮৭১৮৫৯ ০১০১৯৮৩ ০২৭৩৬৬৭ ০৪১০৩১২ ০৫৮৭২৩৪ ০৮৭৫৮২৪ ০১০২২২৬ ০৩০৭১২৮ ০৪১১৩১৫ ০৬০৮৭২৩ ০৮৯১৮৭৯ ০১০২৪০৬ ০৩০৯৯১৫ ০৪১৭৬৩৯ ০৬৪৩৫১৬ ও ০৮৯৯০০৫। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6417.csv b/Bangla_fin_news_articles/6417.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dfbc74cb0fbd40d37937e476ef61aaade7a6a7e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6417.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6417,‘ভবিষ্যতে নির্দিষ্ট শিল্পাঞ্চল ছাড়া গ্যাস সংযোগ নয়’,2015-04-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভবিষ্যতে নির্দিষ্ট শিল্পাঞ্চল ছাড়া আর গ্যাস সংযোগ দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর বিদ্যুত্ ভবনে ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সংগঠনটির সভাপতি মোল্লা আমজাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জ্বালানি বিভাগের সচিব মনোয়ার ইসলাম ও আবুবকর সিদ্দিক। প্রতিমন্ত্রী বলেন আর কখনে আবাসিক এলাকা ও ক্যাপটিভ ক্ষেত্রে জেনারেটর দিয়ে বিদ্যুত্ উত্পাদন গ্যাস সংযোগ দেয়া হবে না। তবে শিল্পকারখানায় যেসব সংযোগ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে সেগুলো যাচাইবাছাই করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সংযোগ দেয়া হবে। শিল্প মালিকদের তিনি অনুরোধ জানিয়ে বলেন আমরা অনুরোধ করব শিল্পমালিকরা যেন নির্দিষ্ট অঞ্চলে শিল্প স্থাপন করেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন বাংলাদেশে এখন বিদ্যুতের কোনো লোডশেডিং নেই। বিতরণ ব্যবস্থার দুর্বলতার কারণে নিরবচ্ছিন্ন ও প্রয়োজনীয় বিদ্যুত্ পাচ্ছেন না গ্রাহকরা। এ সমস্যাও একসময় মিটে যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6418.csv b/Bangla_fin_news_articles/6418.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e744c9ed8d86b62d13c380bd6514ee707710ec6d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6418.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6418,ঋণের সুদ যৌক্তিক পর্যায়ে নামানোর নির্দেশ গভর্নরের,2015-04-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বারবার তাগিদ সত্ত্বেও শিল্প ও কৃষি ঋণের ক্ষেত্রে বেশকিছু ব্যাংক অযৌক্তিক হারে সুদ আদায় করছে জানিয়ে ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। ঋণের সুদহার যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনার নির্দেশ দেন তিনি। এ ছাড়া ব্যাংকে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ও মহিলা কর্মী নিয়োগ অন্যায়ভাবে কর্মী ছাঁটাই ও অতিরিক্ত চার্জ আদায়ের বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করা হয়েছে। অন্য দিকে দেশের অর্থনীতির স্বার্থে আবাসন খাতের সংকট নিরসনে সতর্কতার সঙ্গে এ খাতে প্রয়োজনীয় ঋণ জোগান দিতে বলেছেন গভর্নর। বৃহস্পতিবার ব্যাংকগুলোর নির্বাহীদের নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স রুমে ব্যাংকার্স সভা অনুষ্ঠিত হয়। গভর্নর ড. আতিউর রহমানের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন বিষয়ে বিফ্রিং করেন ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী ও ব্যাংক এমডিদের সংগঠন এবিবির চেয়ারম্যান ও ইস্টার্ন ব্যাংকের এমডি আলী রেজা ইফতেখার। এস কে সুর চৌধুরী বলেন সভায় গভর্নর বলেছেনচলতি বছরের জানুয়ারি শেষে ঋণের গড় সুদহার দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৩২ শতাংশ এবং মার্চ শেষে স্প্রেড দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ০৪ শতাংশীয় পয়েন্ট। বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে ঋণের সুদহার যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণ করা প্রয়োজন। আমানতের সুদহার যে হারে কমেছে ঋণের সুদহার সে হারে কমেনি। ১৩টি ব্যাংকে এ হার এখনো ১৪ শতাংশের ওপরে রয়েছে। পাঁচটি ব্যাংকের ফেব্রুয়ারি ২০১৫ মাসে ঘোষিত কৃষি ঋণের সুদহার ১১ শতাংশের ওপর রয়েছে যা মোটেই কাম্য নয়। তাই ঋণের সুদহার যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণ এবং স্প্রেড ৪এর কাছাকাছি নামিয়ে আনতে বলেছেন গভর্নর। এ ছাড়া ডেবিট কার্ডের চার্জ যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনা ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা নিয়ম মেনে ঋণ পুনঃতফসিল করাসহ বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করেন গভর্নর। শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ব্যাংকের চাকরিতে প্রবেশকালে বয়সের উচ্চসীমা ৩২ বছর নির্ধারণ প্রসঙ্গে গভর্নর বলেন সরকারি চাকরির নিয়োগবিধিমালা অনুসারে প্রতিটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ একটি অভিন্ন বিধিমালা তৈরি করবে। যেখানে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে সুযোগ দেয়ার বিধান থাকতে হবে। এ ছাড়া তিনি ব্যাংকে অধিক সংখ্যক নারী কর্মী নিয়োগ ডিএমডি পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে নারী কর্মীদের অগ্রাধিকার প্রদান এবং নারীদের সহায়ক কর্মপরিবেশ গড়ে তোলার আহ্বান জানান। ড. আতিউর রহমান বলেন সাম্প্রতিক সময়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে ব্যাংকের কর্মকর্তাকর্মচারীদের জোরপূর্বক স্বেচ্ছায় চাকরিতে ইস্তফা বরখাস্ত বা অপসারণ এবং এর পরবর্তীতে দায়দেনা প্রাপ্তিতে জটিলতা সৃষ্টি বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি বা পদোন্নতি স্থগিত করার নানা অভিযোগ বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে এসেছে। ব্যাংক কর্মকর্তাকর্মচারীর বিরুদ্ধে অন্যায় বা ইচ্ছাকৃতভাবে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। এ ছাড়া সন্ধ্যা ৬টায় কার্যদিবস শেষেও কর্মকর্তাকর্মচারী এমনকি নারী কর্মীদেরও কাজের নামে অহেতুক অফিসে আটকে রাখা হচ্ছে যা মানবিক ব্যাংকিংয়ের পরিপন্থী। সভায় লিখিত বক্তব্যে গভর্নর বলেন আবাসন খাতের সঙ্কট নিরসনে এ খাতে ঋণ প্রবাহ বাড়াতে হবে। তবে যেনতেন ঋণ না দিয়ে গুণমানের ঋণ দেয়ার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে পারলে ঋণ আদায় বাড়ানো সম্ভব হবে। এ ছাড়া কিছু ব্যাংক ঝুঁকি সহন ক্ষমতা নির্ধারণ না করেই ঋণ বিতরণ করছে। এ সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসার পাশাপাশি ঋণ পুনঃতফসিলের ক্ষেত্রে যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। তাতে ব্যাংকগুলোর আর্থিক ভিত আরো শক্তিশালী হবে। নেপালে প্রলয়ংকারী ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা দিতে ব্যাংকগুলোকে অনুরোধ করা হয়েছে ব্যাংকার্স সভায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6419.csv b/Bangla_fin_news_articles/6419.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a3613d8dd5aaaa74b81e2cb1b5d05d5b74c8c785 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6419.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6419,পুঁজিবাজারে দফায় দফায় দরপতন,2015-04-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে দফায় দফায় দরপতন চলছে। বৃহস্পতিবারও বাজারে বড় দরপতন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ৫১ পয়েন্ট। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ২১৭ পয়েন্ট। এ দিন বাজারের লেনদেনও কমে গেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনরাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে বাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমে গেছে। ফলে সূচক ও লেনদেন কমছে। এ দিকে বাজারে সূচক আরও কমে যাওয়ার গুজব ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে বলেও জানা গেছে। এ অবস্থায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে এগিয়ে না এলে বাজার স্থিতিশীল হওয়া কঠিন। তথ্যে দেখা গেছেবৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫১ কমে ৪ হাজার ৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১৭ কমে ১ হাজার ৫৪৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৮২ কোটি ৩১ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৬৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৬টির কমেছে ২৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২১৭ কমে ১২ হাজার ৪২৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ২২ লাখ টাকার। যা আগের দিনের তুলনায় ৪ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৩টির কমেছে ১৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে কয়েকটি কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বেড়েছে। এর মধ্যে রেকিট বেঙ্কিজার সর্বোচ্চতে অবস্থান করছে। এ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় সাড়ে ১০ শতাংশ। শুধু সিরামিক এবং খাদ্য ও পানীয় খাত ছাড়া সব খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6420.csv b/Bangla_fin_news_articles/6420.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..505aee0ad1340b9908d892da762fb03c6e8268da --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6420.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6420,শ্রমিক ছাঁটাই না করতে জুট মিলস এসোসিয়েশেনকে পরামর্শ,2015-04-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভায় অতিরিক্ত শ্রমিক ছাঁটাই না করতে বাংলাদেশ জুট মিলস এসোসিয়েশেনকে বিজিএমসি পরামর্শ দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার কমিটি সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত সভায় এ পরামর্শ দেয়া হয়। কমিটির সদস্য বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী মুহাঃ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আাজম বেগম মন্নুজান সুফিয়ান ডাঃ মোঃ এনামুর রহমান কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা সাবিনা আক্তার তুহিন সভায় উপস্থিত ছিলেন । এ ছাড়াও বিশেষ আমন্ত্রনে অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি মোঃ আব্দুর রাজ্জাক সভায় উপস্থিত ছিলেন । সভায় প্রধানমন্ত্রী বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় পরিদর্শণ করে যে সব নির্দেশনা দিয়েছেন তার ভিত্তিতে মন্ত্রণালয়ের গৃহীত পদক্ষেপের উপর প্রণীত উপাস্থাপনার মূলতবী অংশ নিয়ে এবং আসন্ন বাজেটে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বরাদ্দ প্রসঙ্গে আলোচনা হয় । সভায় পাট ও বস্ত্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আসন্ন বাজেটে বরদ্দের বিষয়ে এনবিআর এবং অর্থমন্ত্রনালয়ের সম্পকির্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির নিকট সহযোগিতা কামনা করা হয়। সভায় পাট ক্রয়ের জন্য বরাদ্দ করা অর্থ বিজিএমসিকে সময় মত প্রদান করার সুপারিশ করা হয়। সভায় এনবিআর এর সদস্যসহ মন্ত্রাণলয়ের সচিব এবং মন্ত্রনালয় ও সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6421.csv b/Bangla_fin_news_articles/6421.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..88b6b4fdac13d037d0cef283426432a323c7eb5c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6421.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6421,২৪ বিলিয়ান ডলার ছাড়ালো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ,2015-04-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকে রক্ষিত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ২৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে রিজার্ভ ২৩ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করে। রফতানি ও রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি ছাড়াও বেসরকারি খাতে প্রচুর বিদেশি ঋণ আসায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান বলেন দেশে রিজার্ভের পরিমাণ এটাই সর্বোচ্চ। এর আগে ২৬ ফেব্রুয়ারিতে রিজার্ভ ২৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল। অভ্যন্তরীণ খাদ্য উত্পাদন বাড়ার ফলে আমদানি চাহিদা তুলনামূলক কম থাকা এবং রফতানি ও রেমিট্যান্সে ভালো প্রবৃদ্ধিই এ বড় রিজার্ভের কারণ বলে তিনি মনে করেন। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে বাংলাদেশের এ রিজার্ভ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। প্রথম অবস্থানে ভারতের বর্তমান ৩১৫ বিলিয়ন ডলারের রিজার্ভ রয়েছে। আর তৃতীয় অবস্থানে পাকিস্তানের বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলার। প্রাপ্ত তথ্য মতে চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে জুলাইমার্চ রফতানি আয় হয়েছে দুই হাজার ২৯০ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা প্রায় ৩ শতাংশ বেশি। আর এসময়ে প্রবাসীদের রেমিট্যান্স এসেছে এক হাজার ১২৫ কোটি ডলার আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা ৭ দশমিক ২১ শতাংশ বেশি। ২০১৩১৪ অর্থবছর শেষে রেমিট্যান্স এক দশমিক ৬১ শতাংশ কমার পর এবারের এ প্রবৃদ্ধি রিজার্ভে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। যদিও গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আট মাসে ২ হাজার ৬৪৩ কোটি ডলারের আমদানি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৪ দশমিক ২০ শতাংশ বেশি। বেসরকারি খাতে প্রচুর বিদেশি ঋণ আসার ফলে সামগ্রিকভাবে রিজার্ভ বাড়ছে বলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6422.csv b/Bangla_fin_news_articles/6422.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76549abfe49662647769bf57a3ad76b1579a4262 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6422.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6422,তিন বছরের মধ্যে বাজেট আকার দ্বিগুণ হবে,2015-04-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন গত কয়েক বছর ধরে বিশ্ব অর্থনীতিতে এক ধরনের মন্দাভাব বিরাজ করছে। কিন্তু আগামী দুই বছর বিশ্ব অর্থনীতি ভালো যাবে বলে ইতিমধ্যে বিভিন্ন মহল থেকে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। এ বিষয়টি মাথায় রেখেই আগামী দুই বছর বাজেট প্রণয়ন করা হবে। গত পাঁচ বছরে অভ্যন্তরীণ সম্পদ সংগ্রহে প্রবৃদ্ধির হার ছিল দুই শতাংশের বেশি। আগের চেয়ে এই প্রবৃদ্ধির হার উল্লেখ্যযোগ্য। ২০১৮ সালে জাতীয় বাজেটের আকার পাঁচ লাখ কোটি টাকা করলে এটি হবে আর্থিক দিক থেকে শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি। গতকাল অর্থ মন্ত্রণালয়ে ইকোনোমিক রিপোর্টার ফোরামের সদস্যদের সঙ্গে বাজেট পূর্ব আলোচনায় অর্থমন্ত্রী একথা বলেন। তিনি আরো বলেন আগামী তিন বছরের মধ্যে বাজেটের আকার বেড়ে দ্বিগুণ হবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে। আগামী অর্থবছরে বাজেটের আকার হবে প্রায় তিন লাখ কোটি টাকা। অর্থমন্ত্রী বলেন খামাখা অসংখ্য রাস্তা তৈরি করা হচ্ছে। এ জন্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নতুন কোন রাস্তা আর হবে না। শুধু পুরনো রাস্তা সংস্কার করা হবে শক্তিশালী করা হবে। তিনি বলেন গত ছয় বছর ধরে বাজেটে অবকাঠামো ও পরিবহন খাতকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এবারও তা অব্যাহত থাকবে। তবে এর সঙ্গে মানব সম্পদ উন্নয়ন শিক্ষা স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন ইত্যাদি খাতকেও বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হবে। চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার সাত শতাংশের কাছাকাছি হবে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন গত জানুয়ারি মাস থেকে বিএনপির নেতৃত্বে যে টানা অবরোধহরতাল হয়েছে এ নিয়ে আমি বিভিন্ন সময় নেতিবাচক মন্তব্য করেছি। কিন্তু এ ব্যাপারে আমার মূল্যায়ন হচ্ছে অর্থনীতির খুব বেশি ক্ষতি হয়নি। আশা করছি এর থেকে বেরিয়ে আসতে পারবো। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন কর্পোরেট ট্যাক্সের ক্ষেত্রে এবারের বাজেটে বড় একটা সুবিধা দেয়া হয়েছিল। তবে এটা যৌক্তিক বলে আমার কাছে মনে হয় না। আবার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হলেই ট্যাক্সের বোঝা কমে যাবে এটাও তেমন ভালো নয়। কর্পোরেট ট্যাক্সের বিষয়টি রিভিউ করা হবে। এছাড়া সারচার্জের বিষয়টিও রিভিউ করা হবে বলে জানান তিনি। প্রসঙ্গক্রমে তিনি বলেন সম্পদ ট্যাক্স যেটা আছে সেটা তেমন কার্যকর হচ্ছে না। এটাকে পরিবর্তন করে এবার বাজেটে প্রপার্টি ট্যাক্স চালু করা হতে পারে। প্রাকবাজেট আলোচনায় অর্থমন্ত্রী ছাড়াও সিনিয়র অর্থসচিব মাহবুব আহমেদ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ড. এম আসলাম আলম ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6423.csv b/Bangla_fin_news_articles/6423.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e563172cef1764e17bdba8ad35093f072fb84ab4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6423.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6423,‘আগামী অর্থবছরে বাজেট হবে ৩ লাখ কোটি টাকার’,2015-04-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী অর্থবছরে বাজেটের আকার হবে প্রায় তিন লাখ কোটি টাকা। বুধবার সচিবালয়ের নিজস্ব কার্যালয়ে ইকোনোমিক রিপোর্টার ফোরামের সদস্যদের সঙ্গে বাজেটপূর্ব আলোচনা অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এ সব কথা বলেন। এ সময় তিনি আগামী তিন বছরের মধ্যে বাজেটের আকার বেড়ে দ্বিগুণ হবে বলেও ধারণা করেন। অর্থমন্ত্রী বলেন গত কয়েক বছর ধরে বিশ্ব অর্থনীতিতে এক ধরনের মন্দাভাব বিরাজ করছে। কিন্তু আগামী দুই বিশ্ব অর্থনীতি ভালো যাবে বলে ইতিমধ্যে বিভিন্ন মহল থেকে পূর্বাভাস ব্যক্ত করা হয়েছে। বিষয়টি মাথায় রেখেই আগামী দুই বছর বাজেট প্রণয়ন করা হবে। গত পাঁচ বছরে অভ্যন্তরীণ সম্পদ সংগ্রহে প্রবৃদ্ধির হার ছিল ২ শতাংশের বেশি। আগের চেয়ে এই প্রবৃদ্ধির হার উল্লেখ্যযোগ্য। ২০১৮ সালে জাতীয় বাজেটের আকার ৫ লাখ কোটি টাকা করলে এটি হবে আর্থিক দিক থেকে শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি। আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন খামাখা অসংখ্য রোড সৃষ্টি করা হয়েছে। এ জন্য সরকারের সিদ্ধান্ত হচ্ছে নতুন কোনো রাস্তা আর হবে না। শুধু পুরনো রাস্তা সংস্কার করা হবে শক্তিশালি করা হবে। মুহিত বলেন গত ছয় বছর ধরে বাজেটে অবকাঠামো ও পরিবহন খাতকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এবারও তা অব্যাহত থাকবে। তবে এর সঙ্গে মানব সম্পদ উন্নয়ন শিক্ষা স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন ইত্যাদি খাতকেও বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হবে। চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৭ শতাংশের কাছাকাছি হবে। অর্থমন্ত্রী বলেন গত জানুয়ারি মাস থেকে বিএনপির নেতৃত্বে যে টানা অবরোধহরতাল হয়েছেএ নিয়ে আমি বিভিন্ন সময় নেতিবাচক মন্তব্য করেছি। কিন্তু এ ব্যাপারে আমার মূল্যায়ন হচ্ছেএক মাসের বেশি ক্ষতি হয়নি এবং অর্থনীতি খুব বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। আশা করছিএটা আমরা উদ্ধার করতে পারব। সাংবাদিকদের বিভিন্ন বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে অর্থমন্ত্রী বলেন করপোরেট ট্যাক্সের ক্ষেত্রে এবারের বাজেটে বড় একটা সুবিধা দেয়া হয়েছিল। তবে এটা যৌক্তিক বলে আমার কাছে মনে হয় না। আবার পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত হলেই ট্যাক্সের বোঝা কমে যাবেএটাও তেমন ভালো নয়। করপোরেট ট্যাক্সের বিষয়টি রিভিউ করা হবে। এ ছাড়া সারচার্জের বিষয়টিও রিভিউ করা হবে বলে জানান তিনি। অর্থমন্ত্রী বলেন সম্পদ ট্যাক্স যেটা আছে সেটা তেমন কার্যকর হচ্ছে না। এটাকে পরিবর্তন করে এবার বাজেটে প্রপার্টি ট্যাক্স চালু করা হতে পারে। প্রাকবাজেট আলোচনায় অর্থমন্ত্রী ছাড়াও সিনিয়র অর্থসচিব মাহবুব আহমেদ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ড. এম আসলাম আলম ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6424.csv b/Bangla_fin_news_articles/6424.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..036657198b88855e02ababc49643f04fcfc531d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6424.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6424,ফের দরপতন পুঁজিবাজারে,2015-04-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিটি করপোরেশন নির্বাচনের পর প্রথম লেনদেনে পুঁজিবাজারে সূচকের পতন হয়েছে।বুধবার দেশের উভয় বাজারে শেয়ারের দরপতন হয়েছে।সঙ্গে কমে গেছে লেনদেনের পরিমাণ। বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের মধ্যে তীব্র মতবিরোধ দেখা দেয়ায় বিনিয়োগকারীরা হতাশ। এ ধরনের পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক আশাবাদ পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে আগ্রহী হচ্ছেন না। এ দিকে টানা পাঁচ কর্মদিবস দরপতনের পর সোমবার একদিন দরপতন থামলেও তা স্থায়ী হলো না। বুধবার ফের কমে গেল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই দেখা গেছে একই চিত্র। তথ্যে দেখা গেছেবুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৯ কমে ৪ হাজার ৯৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৪ কমে ১ হাজার ৫৬২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩১৬ কোটি ১৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৯ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯১টির কমেছে ১৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২৬ কমে ১২ হাজার ৬৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬২টির কমেছে ১৩০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারের দর। বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন সাম্প্রতিক সময়ে দফায় দফায় দরপতনে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের খুব নিচে চলে এসেছে। এর পরও বিনিয়োগকারীদের শেয়ার কেনার পরিমাণ বাড়ছে না। দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণেই এ পরিস্থিতি হচ্ছে বলে মনে করেন তারা। এ দিকে সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দল ও জোটের অংশ গ্রহণের ফলে সাময়িকভাবে শেয়ারবাজারে গতি ফিরে এসেছিল। সূচক ও লেনদেনে দেখা গেছে ইতিবাচক প্রবণতা। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে নানা শঙ্কা তৈরি হওয়ার পর বাজারে সূচকের পতন শুরু হতে থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6425.csv b/Bangla_fin_news_articles/6425.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dffd8cac41e8180e4b01413019993f69e4c81e0d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6425.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6425,বেশিরভাগ দেশ থেকে রেমিট্যান্স বেড়েছে,2015-04-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্স প্রেরণকারী প্রায় সব দেশ থেকেই রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। তবে এ সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কুয়েত ও লিবিয়া ছাড়াও যুক্তরাজ্য জার্মানী ও জাপান থেকে আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে রেমিট্যান্সের পরিমাণ কমেছে। তবে এসময়ে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৭৬ কোটি ৩৬ লাখ ডলার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ প্রথম নয় মাস জুলাইমার্চ পর্যন্ত সময়ে প্রবাসীরা এক হাজার ১২৫ কোটি ৮৩ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০১৩১৪ অর্থবছরের একই সময়ে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৪৯ কোটি ৪৭ লাখ ডলার। দেশভিত্তিক রেমিট্যান্সের হিসাব অনুযায়ী মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর ছাড়া অন্য সব দেশ থেকে ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চে রেমিট্যান্স বেড়েছে। ফেব্রুয়ারিতে মালয়েশিয়া থেকে ১১ কোটি ৬০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসলেও মার্চে এ পরিমাণ ছিল ১১ কোটি ৫৪ লাখ ডলার। সিঙ্গাপুর থেকে মার্চে রেমিট্যান্সের পরিমাণ তিন কোটি ৮০ লাখ ডলার আসলেও আগের মাসে এ পরিমাণ ছিল চার কোটি। একক মাস হিসাবে মার্চে আসা রেমিট্যান্সের মধ্যে উল্লেখযোগ্য দেশ সৌদি আরব থেকে এসেছে ৩০ কোটি ৬৯ লাখ সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ২৪ কোটি ৯৬ লাখ ওমান থেকে আট কোটি ৫১ লাখ কুয়েত থেকে নয় কোটি ২৩ লাখ যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২০ কোটি ৯৬ লাখ এবং যুক্তরাজ্য থেকে ছয় কোটি ৪৮ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে কুয়েত থেকে চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে ৭৯ কোটি ৯৮ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে তা ছিল ৮২ কোটি ২৫ লাখ ডলার। আর লিবিয়া থেকে এ নয় মাসে এসেছে তিন কোটি ৩৮ লাখ ডলার। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে আসা রেমিট্যান্সের অর্ধেকেরও কম। যুক্তরাজ্য থেকে আগের অর্থবছরের নয় মাসে ৬৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার আসলেও এ অর্থবছরের এর পরিমাণ ৫৮ কোটি ৮১ লাখ ডলার। একইভাবে জার্মানী ও জাপান থেকেও রেমিট্যান্স কমেছে। প্রতিবেদনে দেখা গেছে রেমিট্যান্স প্রেরণকারী শীর্ষ দেশ সৌদি আরব থেকে জুলাই থেকে মার্চ সময়ে ২৪৪ কোটি ১৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এদেশ থেকে ২৩২ কোটি ২২ লাখ ডলার এসেছিল। একইভাবে চলতি অর্থবছরের নয় মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে যেখানে ২১০ কোটি ২৩ লাখ ডলার এসেছে আগের অর্থবছরের একইসময়ে ছিল ১৯৮ কোটি ৯৬ লাখ মার্কিন ডলার। একই রেমিট্যান্সে বিশেষ ভূমিকা রাখা যুক্তরাষ্ট্র কাতার ওমান ও বাহারাইন মালয়েশিয়া সিঙ্গপুর প্রভৃতি দেশ থেকে আগের অর্থবছরের প্রথম নয় মাসের চেয়ে বর্তমান অর্থবছরের নয় মাসে রেমিট্যান্সের পরিমাণ বেড়েছে। এদিকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান থেকে আগের অর্থবছরের নয় মাসে কোন রেমিট্যান্স না আসলেও এ অর্থবছরের নভেম্বর জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মিলিয়ে এক লাখ ডলারের কিছু বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6426.csv b/Bangla_fin_news_articles/6426.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..103fdfe75556016c8ac43562b9b4817711168fa4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6426.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6426,সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে রেকর্ড,2015-04-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়ছেই। মার্চ মাসে আগের সব রেকর্ড ভেঙ্গে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকার নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। ফলে সঞ্চয়পত্র বিক্রি থেকে সরকারি কোষাগারে জমা পড়েছে বিপুল অর্থ। সম্প্রতি সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানোর ইঙ্গিত আসলেও মার্চে বিক্রির নতুন রেকর্ড হয়েছে। জাতীয় সঞ্চয়পত্র অধিদপ্তরের সর্বশেষ প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী চলতি ২০১৪১৫ অর্থ বছরের প্রথম নয় মাসে জুলাইমার্চ সঞ্চয়পত্রে নিট বিনিয়োগ এসেছে ২১ হাজার ১৮৪ কোটি ৮ লাখ টাকা যা পুরো অর্থ বছরের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১২ হাজার ১২৮ কোটি ৮ লাখ টাকা বেশি। এ বছর নিট বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯ হাজার ৫৬ কোটি টাকা। চলিত অর্থ বছরের প্রথম নয় মাসে ডাকঘরের মাধ্যমে সঞ্চয়পত্র বেশি বিক্রি হয়েছে। এ সময়ে ডাকঘরের মাধ্যমে বিক্রি হয়েছে ৯ হাজার ৫৬০ কোটি ৬২ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র। বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে ৭ হাজার ৬৭২ কোটি ৬২ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। সঞ্চয়পত্র ব্যুরোর মাধ্যমে নয় মাসে মোট বিনিয়োগ হয়েছে ৩ হাজার ৯৫০ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে মূল্য পরিশোধ বাবদ ৯ হাজার ৬৮০ কোটি ১০ লাখ টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। আর সুদ হিসেবে পরিশোধ করা হয়েছে ৭ হাজার ৫১ কোটি ৯০ লাখ টাকা। সঞ্চয়পত্র বিক্রির তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায় একক মাস হিসাবে মার্চে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ এসেছে ২ হাজার ৯০০ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। ফেব্রুয়ারিতে বিনিয়োগ এসেছে ২ হাজার ৫৪৪ কোটি ২০ লাখ টাকা। এর আগের মাস জানুয়ারিতে বিনিয়োগ আসে ২ হাজার ৬০৩ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। এর আগের মাস ডিসেম্বরে বিনিয়োগ আসে ১ হাজার ৮৯৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা। নভেম্বরে নিট বিনিয়োগ এসেছে ১ হাজার ৪৬৪ কোটি ৯২ লাখ টাকা। অক্টোবরে এসেছে ২ হাজার ২৫৬ কোটি ৬১ লাখ টাকা। সেপ্টেম্বরে আসে দুই হাজার ৪৯২ কোটি ৫১ লাখ টাকা। আগস্ট মাসেও এক লাফে নিট বিক্রির পরিমাণ গিয়ে উঠে দুই হাজার ৪৭০ কোটি ৮০ লাখ টাকায়। চলতি অর্থ বছরের ২০১৪১৫ প্রথম মাস জুলাইয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি আসে এক হাজার ৮৫৮ কোটি টাকা। জানা গেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি বাড়াতে গত বছরের মার্চ মাস থেকে সুদের হার কিছুটা বাড়িয়েছে সরকার। পরিবার পেনশনার তিন মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক সঞ্চয়পত্র ডাকঘর ও পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রের সুদের হার ১ শতাংশ থেকে ক্ষেত্রবিশেষে ৩ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। তাছাড়া পেনশনার সঞ্চয়পত্রে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করমুক্ত রেখেছে সরকার। বর্তমানে ডাকঘর সঞ্চয়পত্রের সুদের হার ১৩ দশমিক ২৪ শতাংশ পরিবার সঞ্চয়পত্রে ১৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ পেনশনার সঞ্চয়পত্রে ১৩ দশমিক ১৯ শতাংশ তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র ১২ দশমিক ৫৯ শতাংশ এবং পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে সুদহার ১৩ দশমিক ১৯ শতাংশ বিদ্যমান রয়েছে। প্রসঙ্গত ২০০৫ সালের ১১ জুন থেকে কোন প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃত ভবিষ্য তহবিলের টাকা ৫ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করার সযোগ ছিল কিন্তু কর কমিশন কর্তৃক স্বীকৃত ভবিষ্য তহবিল ছাড়া গ্রাচুইটি ফান্ডের অর্থ সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের সুযোগ ছিল না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6427.csv b/Bangla_fin_news_articles/6427.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f898f3f926528de9c67d8faf42a9870f5d902764 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6427.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6427,পাঁচ দিন পর পুঁজিবাজারে দরপতন থেমেছে,2015-04-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে টানা পাঁচ দিন দরপতনের পর সোমবার কিছুটা বেড়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন এ সময়ে সূচক অনেক কমে যাওয়ায় কিছু কোম্পানির শেয়ারদর তুলনামূলকভাবে তলানীতে নেমে এসেছে। তাই এসব কোম্পানির শেয়ার ক্রয়ে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। আর এ প্রবণতা থেকেই বেড়েছে পুঁজিবাজারের সূচক। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৪ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ১১৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫৬৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩২৩ কোটি ৪০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৮ কোটি ১১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪০টির কমেছে ১৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭০ পয়েন্ট বেড়ে ১২ হাজার ৬৭০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ১০ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২১৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৩টির কমেছে ৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে রাজধানী ঢাকা এবং বন্দর নগরী চট্টগ্রামে তিনটি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে মঙ্গলবার দেশের উভয় শেয়ারবাজারের লেনদেন বন্ধ থাকবে। ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ভোট গ্রহণের জন্য এ এলাকায় সরকার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6428.csv b/Bangla_fin_news_articles/6428.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9d30edda57b17b6091695b5595b1c83a20ac91b1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6428.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6428,বাজেটে সিম ট্যাক্স প্রত্যাহারের দাবি,2015-04-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মোবাইল ফোনের সিম বিক্রিতে বিদ্যমান ট্যাক্স প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলো। বিশ্বের অন্য কোনো দেশে সিমের ওপর এই কর নেই দাবি করে দেশের সাধারণ মানুষ ও কোম্পানিগুলোর লোকসানের কথা বিবেচনা করে এ কর প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়। সেই সঙ্গে কর্পোরেট কর কমানোসহ বেশ কিছু দাবিও জানানো হয়েছে। সোমবার রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সাথে প্রাক বাজেট আলোচনায় মিলিত হয়ে অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটর্স বাংলাদেশ অ্যামটব এর পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়। বর্তমানে মোবাইল ফোনের সিম বিক্রির ক্ষেত্রে ৩০০ টাকা হারে ভ্যাট ও ট্যাক্স প্রদান করতে হয়। এনবিআর সদস্য ফরিদ উদ্দিনের সভাপতিত্বে আলোচনায় সংগঠনের মহাসচিব টি আই এম নুরুল কবির ও বিভিন্ন মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধি এবং এনবিআরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় এমটবের বাজেট প্রস্তাবনা তুলে ধরেন মোবাইল অপারেটর রবির চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার সিইও মাহতাব উদ্দিন আহমদ। এ সময় সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয় বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় জনসংখ্যা বেশি হলেও মোবাইল ব্যবহারের প্রবৃদ্ধি কম। সিমের দাম কম হলে গ্রামীণ জনপদের মানুষকে সহজে এর অন্তর্ভূক্ত করা যায়। এ বিষয়টি বিবেচনা করে প্রতিটি সিম ১০০ থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি করে মোবাইল অপারেটরা। তবে প্রতিটি সিম বিক্রিতে সরকারকে ৩০০ টাকা কর দেওয়ায় লোকসান গুনতে হয় অপারেটরদের। বর্তমানে মোবাইল গ্রাহকদের প্রত্যেককে একটি সিম ও রিম কার্ডের বিপরীতে ১০৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ টাকা ভ্যাট এবং ১৯০ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক দিতে হয়। যার কারণে একটি সিম কার্ডের মূল্যে অতিরিক্ত ৩০০ টাকা কর আরোপিত হয়। এশিয়ার বিভিন্ন দেশের মোবাইল ফোন কোম্পানির ক্ষেত্রে কর্পোরেট করের তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরে বাংলাদেশে কর্পোরেট কর পদ্ধতিটি অদ্ভুত হিসেবে আখ্যায়িত করে অ্যামটব। এশিয়ার সকল দেশেই ৪০ শতাংশের নিচে এ কর নির্ধারিত থাকলেও বাংলাদেশে ৪৫ শতাংশ পর্যন্ত কর্পোরেট কর দিতে হয়। এমটবের মহাসচিব নুরুল কবির বলেন এটা এক ধরনের বৈষম্য। বর্তমানে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ও তালিকাবহির্ভুত সব ক্ষেত্রেই সর্বোচ্চ কর দিতে হয় মোবাইল ফোন অপারেটরদের। মোবাইল অপারেটররা অন্যান্য কোম্পানির মতো হলেও তাদের কাছ থেকে এ কর ৩৭ শতাংশ না নিয়ে ৪৫ শতাংশ নেওয়া হয়। কর্পোরেট করসহ অন্যান্য করের হার বেশি হওয়ায় বাংলাদেশ থেকে বিদেশি কোম্পানিগুলো ব্যবসা গুটিয়ে নিচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন গ্রামীণফোন বাংলালিংক ও রবি ছাড়া বাকী কোম্পানিগুলো লোকসানে থাকায় ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে শেয়ার থাকা আন্তর্জাতিক টেলিকম গ্রুপগুলো। বর্তমানে দেশে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২ কোটি ২ লাখ ৬৮ হাজার। এর মধ্যে গ্রামীণ ফোন ৪২ শতাংশ বাংলালিংক ২৬ শতাংশ রবি ২২ শতাংশ এয়ারটেল ৬ শতাংশ টেলিটক ৩ শতাংশ ও সিটিসেলের গ্রাহক ১ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6429.csv b/Bangla_fin_news_articles/6429.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1277050ff27175fa5f27da6b54fdb087d2663558 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6429.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6429,কাল বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত মোবাইল ব্যাংকিং বন্ধ,2015-04-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামীকাল মঙ্গলবার বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত সব ধরনের মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেন বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মোবাইল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিসেস প্রদানকারী ব্যাংকসাবসিডিয়ারিসমূহে পরামর্শ দেয়া হয়েছে। আজ সোমবার থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হয়েছে। এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংক নির্দেশনা দিয়েছিল ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশে কর্মরত সকল মোবাইল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিসেসের গ্রাহক পর্যায়ে ক্যাশইন ক্যাশআউট ব্যক্তি হতে ব্যক্তি পি টু পি মার্চেন্ট পেমেন্ট এবং মোবাইল টপআপ এর লেনদেন সীমা সর্বোচ্চ এক হাজার টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। পরে নির্বাচন কমিশনের অনুরোধক্রমে সব ধরনের মোবাইল ব্যাংকিং মঙ্গলবার বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6430.csv b/Bangla_fin_news_articles/6430.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..af9b9a7dc65db5ce3d4bc64388de1b2c0bebd3a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6430.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6430,মোবাইলে হাজার টাকার বেশি লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা,2015-04-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তিন সিটি করপোরেশন নির্বাচন সামনে রেখে মঙ্গলবার রাত ১২টা পর্যন্ত মোবাইল ফোনে এক হাজার টাকার বেশি রিচার্জ বা কোনো ধরনের আর্থিক লেনদেন না করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় দেশের সব মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেসের গ্রাহক পর্যায়ে ক্যাশইন ক্যাশআউট ব্যক্তি হতে ব্যক্তি পি টু পি মার্চেন্ট পেমেন্ট ও মোবাইল টপআপের লেনদেন সীমা সর্বোচ্চ এক হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস প্রদানকারী ব্যাংক ও সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে পরামর্শ প্রদান করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6431.csv b/Bangla_fin_news_articles/6431.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..317c04df04a010b7cb3d7d663ee8a7b5c7f0a98a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6431.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6431,পুঁজিবাজারে বড় দরপতন,2015-04-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা পাঁচ কর্মদিবস ধরে পুঁজিবাজারের সূচক কমছে। রবিবারও কমেছে উভয় শেয়ারবাজারের সূচক। এদিন দুই বাজারেই বড় দরপতন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই কমেছে প্রায় একশ পয়েন্ট। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সূচক কমেছে আড়াইশরও বেশি। গত ছয় মাসের মধ্যে এ দরপতন সর্বোচ্চ। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় দেশের পুঁজিবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এদিকে সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনও কমে গেছে। গতকাল লেনদেনের পরিমাণ নেমে এসেছে সেই পুরোনো জায়গায়। কোম্পানিগুলোর দাম কমার ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল এসিআই। এ কোম্পানির দুটি ব্র্যান্ড বিক্রি করে দেয়ার খবরে কোম্পানিটির শেয়ারদর কমে গেছে। তবে দাম বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল মিউচুয়াল ফান্ড খাত। লেনদেন বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে ৫টিই ছিল এ খাতের। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৯৭ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৩৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৪১ কোটি ৫২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩৬ কোটি ১৫ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৮টির কমেছে ২৫৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৫৮ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৬০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩২ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৯ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৬টির কমেছে ১৮১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে প্রাথমিক গণ প্রস্তাব আইপিও প্রক্রিয়া শেষ হওয়া বাংলাদেশ স্টিল রিরোলিং মিলস লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন সোমবার থেকে শুরু হবে। কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ১ কোটি ৭৫ লাখ শেয়ার ছেড়ে ৬১ কোটি ২৫ লাখ টাকা উত্তোলন করে। এ জন্য ১০ টাকা ফেসভ্যালুর সঙ্গে ২৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য ধরা হয়েছে ৩৫ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6432.csv b/Bangla_fin_news_articles/6432.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e6c3be3d45ac34a68f72040fbb5ff0bb06fcc20e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6432.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6432,শিওরক্যাশে বিনিয়োগ করবে হংকংয়ের ওসাইরিস গ্রুপ,2015-04-26,অনলাইন ডেস্ক,মোবাইল ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক শিওরক্যাশে ৭ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে এশিয়ার অন্যতম বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান হংকংভিত্তিক ওসাইরিস গ্রুপ। সম্প্রতি এ বিষয়ে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। রাজধানীতে শিওরক্যাশের প্রধান কার্যালয়ে প্রগতি সিস্টেমসের সিইও ড. শাহাদাত খান এবং ওসাইরিস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জেসন বাজাজ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে ওসাইরিস গ্রুপের সাঈদ খান মির মাহফুজুর রাহমান প্রগতি সিস্টেমসের সিবিও মো. আবু তালেব এসভিপি এসএম সালাহউদ্দিন এসভিপি মো. আফজালুর রশিদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। শিওরক্যাশে বিনিয়োগ প্রসঙ্গে ওসাইরিস গ্রুপের জেসন বাজাজ বলেন প্যাটেন্টকৃত প্রযুক্তি এবং অভিনব বিজনেস মডেলের কারণে শিওরক্যাশ মোবাইল ব্যাংকিং এবং পেমেন্ট সেবার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বাংলাদেশের মোবাইল ব্যাংকিং সেক্টরে শিওরক্যাশ নতুন ধারা তৈরি করতে পারবে বলেই আমরা মনে করি। সে কারণেই শিওরক্যাশের সাথে আমরা কাজ করতে চাই। এ প্রসঙ্গে প্রগতি সিস্টেমসের সিইও বলেন মোবাইল ব্যাংকিং সেবাকে আরও উন্নত করতে আমরা ব্যাংকিং পার্টনারদের পাশাপাশি বিভিন্ন টেলকো সরকারিবেসরকারি নীতিনির্ধারক এবং এমনকি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাথেও কাজ করছি। ওসাইরিস গ্রুপের বিনিয়োগ এক্ষেত্রে আমাদের অগ্রগতিকে আরও ত্বরান্বিত করবে। উল্লেখ্য শিওরক্যাশ বাংলাদেশের একমাত্র মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান যা মাল্টিব্যাংক পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করছে। বর্তমানে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক এনসিসি ব্যাংক যমুনা ব্যাংক এবং ন্যাশনাল ব্যাংক শিওরক্যাশের মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6433.csv b/Bangla_fin_news_articles/6433.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e8e45bd142bcf26f66d340550797e3863a32dc5b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6433.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6433,‘রেমিটেন্স থেকে পেনশন স্কিম করলে প্রবাসীরা লাভবান হবেন’,2015-04-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারি চাকরিজীবীদের মতো প্রবাসীদের জন্য পেনশন স্কিম চালু করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর ড. আতিউর রহমান। তিনি বলেন অধিকাংশ প্রবাসী যা আয় করেন তার পুরোটাই দেশে পাঠিয়ে থাকেন। আর যখন তারা দেশে ফেরেন তখন হাতে কোনো টাকাই থাকে না। এ জন্য প্রবাসীরা যে রেমিটেন্স পাঠান তা থেকে কিছু অংশ কেটে রেখে যদি পেনশন স্কিম চালু করা যায় তাহলে প্রবাসীরাও যেমন লাভবান হবেন তেমনি তাদের পেনশনের অর্থ দিয়ে বড় তহবিল তৈরি হবে যা অবকাঠামো খাতের বড় প্রকল্প বাস্তবায়নে বিনিয়োগ করা যেতে পারে। শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে বেসরকারী সংগঠন সেন্টার ফর ননরেসিডেন্ট বাংলাদেশিজ এনআরবি ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গভর্নর এ সব কথা বলেন। বিনিয়োগ রেমিটেন্স ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্র্যান্ডিং এ স্লোগান সামনে রেখে সংগঠনটি ইউরোপ আমেরিকা মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিয়ে সম্মেলন করবে। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম ও পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী বক্তব্য দেন। সেন্টার ফর এনআরবির চেয়ারম্যান এম এস সেকিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হাফিজ আহমেদ মজুমদার আমেরিকান দূতাবাসের ইকোনমিক কাউন্সিলর ডেনিয়েল কিন সেন্টার ফর পলিসি রিসার্চ ইন্সটিটিউটের সিপিডি নির্বাহী পরিচালক ড. মুস্তাফিজুর রহমান ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইশতিয়াক আহমদ চৌধুরী প্রমুখ বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে পেনশন স্কিম চালুর জন্য সরকারকে পৃথক নিয়ন্ত্রক সংস্থা গড়ে তোলার পরামর্শ দিয়ে গভর্নর বলেন রেগুলেটরি সংস্থা গড়ে তোলা একটা সময়রে ব্যাপার। এ জন্য যত দিন রেগুলেটরি সংস্থা গড়ে তোলা না যাচ্ছে তত দিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে দায়িত্ব পালনে আগ্রহী আছে। দক্ষ জনশক্তি রফতানির ওপর গুরুত্বারোপ করে আতিউর রহমান বলেন অভিবাসী গমনেচ্ছু শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ প্রদানে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি তহবিল গঠন করবে। বিভিন্ন বেসরকারি প্রশিক্ষণ ইন্সটিউিটকে এই তহবিল থেকে অর্থায়ন করা হবে বলে তিনি জানান। বাংলাদেশে রেমিটেন্স প্রবৃদ্ধি দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ উল্লেখ করে গভর্নর বলেন দক্ষিণ এশিয়ায় রেমিটেন্স প্রবৃদ্ধির গড় হার ২ শতাংশ হলেও আমাদের ৪ শতাংশের ওপরে। এ রেমিটেন্সের ওপর ভর করে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ২৩ বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে। এর ৬৬ শতাংশ রেমিটেন্সের অবদান। প্রবাসীদের বৈধ চ্যানেলে রেমিটেন্স পাঠানোর ক্ষেত্রে নগদ সহায়তা প্রদান প্রসঙ্গে তিনি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক বৈধ চ্যানেলে রেমিটেন্স প্রেরণে সরাসরি নগদ সহায়তা না দিলেও অন্যভাবে তাদের সহায়তা দেয়া হচ্ছে। তিনি বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক হস্তক্ষেপ না করলে সাম্প্রতিক সময়ে বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে টাকা আরো বেশি শক্তিশালী হতো। এতে প্রতি মার্কিন ডলারের বিপরীতে তারা ৪৫ টাকা কম পেত। এ ছাড়া দ্রুততার সাথে রেমিটেন্স পৌঁছে দেয়ার জন্য মোবাইল ও এজেন্ট ব্যাংকিং চালু করা হয়েছে। প্রবাসীরা এর বড় সুবিধা পাচ্ছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6434.csv b/Bangla_fin_news_articles/6434.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5edf4c4365bc239fa858d4b4bd5f2118f3131b64 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6434.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6434,পুঁজিবাজারে গত সপ্তাহে সূচক কমেছে,2015-04-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের পুঁজিবাজারে গত সপ্তাহে বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনকৃত কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৭৮ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। আর সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ১৮১ পয়েন্ট।শতাংশের বিচারে তা ৪ দশমিক ১৪ শতাংশ। সূচক কমলেও লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। একই প্রবণতা দেখা গেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই। একাধিক ব্রোকারেজ হাউস কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে জানা গেছেবিদেশি বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়ায় গেল সপ্তাহে সূচক কমে গেছে। দেশের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগের সুরক্ষায় মুনাফা তুলতে শুরু করেছেন। এতে বাজারে বিক্রির চাপ বেড়ে গেছে। বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর ক্ষেত্রেই দেখা গেছে বেশি দরপতন। গত সপ্তাহে ডিএসইতে ৩২৮টি কোম্পানির শেয়ার ২ হাজার ৩৬৬ কোটি ৭৩ লাখ টাকায় লেনদেন হয় যা আগের সপ্তাহের তুলনায় প্রায় ৩৯ শতাংশ বেশি। লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৭টির কমেছে ২৫৭টির ও অপরিবর্তিত ছিল ১৪টির। আর সিএসইতে ২৬৬টি কোম্পানির ২১২ কোটি ৪৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৩টির কমেছে ২০৯টির ও অপরিবর্তিত ছিল ১৬টির। আর সিএসইর সার্বিক সূচক আগের সপ্তাহের চেয়ে ৫৮১ পয়েন্ট কমেছে। এ দিকে ডিএসইর সূচক কমে যাওয়ায় সার্বিক মূল্যআয় অনুপাত পিই রেশিও কমেছে ৩ দশমিক ৮৫ শতাংশ। বর্তমানে পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৫ দশমিক ৫৩ পয়েন্টে আগের সপ্তাহে যা ছিল ১৬ দশমিক ১৫ পয়েন্ট। সপ্তাহ শেষে খাতভিত্তিক পিই রেশিও বিশ্লেষণে দেখা যায়ব্যাংক খাতের পিই রেশিও ৭ পয়েন্ট প্রকৌশল খাতের ১৮ দশমিক ৬ পয়েন্ট জ্বালানি ও বিদ্যুত্ খাতে ১২ দশমিক ৫ পয়েন্ট সাধারণ বিমা খাতে ৯ দশমিক ৩ পয়েন্টে এনবিএফআই খাতে ১৪ দশমিক ৯ পয়েন্টে এবং বস্ত্র খাতে ১০ দশমিক ৬ পয়েন্ট। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6435.csv b/Bangla_fin_news_articles/6435.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7c7d4831f17612c7c909a9d1ecebc7f36319ae55 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6435.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6435,জমে উঠছে এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচন,2015-04-25,রেজাউল হক কৌশিক,ব্যবসায়ীদের শীর্ষসংগঠন মিনি পার্লামেন্ট খ্যাত এফবিসিসিআই নির্বাচন বেশ জমে উঠতে শুরু করেছে। বরাবরের মত এবাররেরও প্যানেল ভিত্তিক নির্বাচন হবে বলে জানা গেছে। তবে এখনো কোন প্যানেল ঘোষণা হয়নি। এ সংগঠনের ২০১৫১৭ সালের কার্যকরী পরিষদের নির্বাচনে ৩২ জন পরিচালক পদের জন্য ৮৬ জন প্রার্থী ইতিমধ্যে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এফবিসিসিআই নির্বাচন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে এবার চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপে ১৬টি করে মোট ৩২টি পদে সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। চেম্বার গ্রুপ থেকে ৪৪ জন ও অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে ৪২ জনসহ মোট ৮৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। যাচাই বাছাই শেষে ৬ মে প্রার্থীদের খসড়া তালিকা এবং ১১ মে চুড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। ব্যবসায়ীদের শীর্ষ এ সংগঠনের পরিচালক পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৩ মে। আর নির্বাচিত পরিচালকদের মধ্য থেকে সভাপতি প্রথম সহসভাপতি ও সহসভাপতি পদের নির্বাচন হবে ২৫ মে। আগের নির্বাচনের মতই এবারের নির্বাচনেও নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন সংসদ সদস্য অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ। এর আগে ফেব্রুয়ারি মাসে এফবিসিসিআইয়ের বোর্ড সভায় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। তফসিল অনুযায়ী সদস্যদের চাঁদা পরিশোধের শেষ তারিখ ছিল ২৪ মার্চ। ৩০ মার্চে ভোটার তালিকা প্রণয়ন ও ৯ এপ্রিল চুড়ান্ত তালিকা প্রণয়ন এবং ১৯ এপ্রিল পরিচালক পদে প্রার্থিতা দাখিলের দিন ছিল। নির্বাচিত পরিচালকদের ভোটে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি নির্বাচিত হন। এবারের নির্বাচনে সরকার থেকে সমর্থন প্রত্যাশা করছেন নিলয়নিটল গ্রুপের চেয়ারম্যান মাতলুব আহমাদ। এদিকে সদস্যদের সরাসরি ভোটে সভাপতি ও সহসভাপতি নির্বাচিত হোক এমন দাবি করছেন এ সংগঠনের সদস্যরা। তবে সেটা বাস্তবায়িত না হলেও অন্যান্য স্বার্থের চেয়ে ব্যবসায়ীদের স্বার্থ ও দেশের অর্থনীতির স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে যারা কাজ করবেন এমন সভাপতি ও সহসভাপতি চান তারা। প্রসঙ্গত এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচিত কমিটি দুই বছরের জন্য গঠিত হয়। বর্তমান কমিটির মেয়াদ দুই বছর অতিক্রান্ত হলেও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দুই দফায় ৬ মাস সময় বাড়িয়েছে। বর্তমান কমিটির সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ প্রথম সহসভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলী ও সহসভাপতি হেলাল উদ্দিন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6436.csv b/Bangla_fin_news_articles/6436.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d4748e4404626242ce9845662d234fb1fb25bac8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6436.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6436,কেউ কেউ শ্রমিকদের ইউনিয়ন গঠনে বাধা দিচ্ছে বার্নিকাট,2015-04-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গার্মেন্টস শ্রমিকদের সংগঠিত হওয়ার ক্ষেত্রে নানামুখী বাধা ও হুমকি আসছে বলে মনে করছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন্স ব্লুম বার্নিকাট। তিনি বলেন কেউ কেউ অসদুপায় অবলম্বন করে শ্রমিকদের ইউনিয়ন গঠনে বাধা দিচ্ছে। হুমকি প্রদান এমকি পেটানো হয়েছে। এমনকি এ সব বিষয় নিয়ে কারখানার ব্যবস্থাপকদের সাথে কথা বলতে চাইলেও তা শোনা হয় না। উল্টো তাদের বরখাস্ত করা হয়। এ সব কর্মকাণ্ড দণ্ডনীয় হলেও সরকার অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ধীরে এগিয়েছে অথবা অনেক ক্ষেত্রেই ব্যর্থ হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে রানা প্লাজা দুর্ঘটনার দুই বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ সব কথা বলেন। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও ও শ্রম মন্ত্রণালয় যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে বাংলাদেশের পোশাকের ক্রেতা দেশের রাষ্ট্রদূত উন্নয়ন সহযোগীদের প্রতিনিধি শ্রমিক ও মালিকপক্ষের প্রতিনিধির এবং শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু বক্তব্য দেন। মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন দুই বছর আগে রানা প্লাজা ধসে যারা মারা গিয়েছিলেন তাদের জীবন দেয়ার একমাত্র কারণ অনিরাপদ ভবন নয়। বরং ওই সব শ্রমিকের ইচ্ছা প্রকাশের স্বাধীনতা না থাকাও ছিল অন্যতম কারণ। বার্নিকাট বলেন ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের উদ্যোক্তাদের কারখানার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সামনে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হয়। সম্ভবত শ্রম মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শকগণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত শ্রমিকদের বিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। ভীত শ্রমিকরা ট্রেড ইউনিয়নের বিষয়ে তখন স্বীকার করতে পারেননি। আলোচনায় অংশ নিয়ে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ও শ্রমিক প্রতিনিধিরা গত দুই বছরে গার্মেন্টসের অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করলেও আরো অনেক কাজ বাকি রয়েছে বলে উল্লেখ করেন। ট্রেড ইউনিয়ন নিবন্ধনের হার বাড়া ২ শতাধিক শ্রম পরিদর্শক নিয়োগ হওয়া শ্রম আইনের সংশোধন কারখানা পদিরর্শন প্রক্রিয়া চলমান থাকা অ্যাকর্ডঅ্যালায়েন্সের পরিদর্শন আওতার বাইরের কারখানা জাতীয় ত্রিপক্ষীয় কমিটির এনটিপিএ মাধ্যমে চলমান থাকা শ্রমিকদের জন্য কেন্দ্রীয় তথ্যভাণ্ডার তৈরির উদ্যোগসহ বেশকিছু কাজের প্রশংসা করা হয়। তবে দ্রুত শ্রম আইনের বিধি চূড়ান্ত করা ট্রেড ইউনিয়বিরোধী কর্মকাণ্ড বন্ধ করা রানা প্লাজার পূর্ণাঙ্গ ক্ষতিপূরণ দ্রুত ও স্বচ্ছতার সাথে প্রদান করা আহত শ্রমিকদের দীর্ঘ মেয়াদে স্বাস্থ্য সেবা দেয়া তাদের কমসংস্থানের ব্যবস্থা করার উপর গুরুত্ব দেয়ার আহ্বান জানান তারা। এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু বিজিএমইএ সভাপতি শ্রমিক নেতা ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল বাংলাদেশ কাউন্সিলের মহাসচিব রায় রমেশ চন্দ্র বাণিজ্য সচিব হেদায়েত উল্লাহ আল মামুন ছাড়াও ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন কানাডিয়ান হাইকমিশনার বেনোয়া পিয়েরে লাঘামে ইউরোপীয় ইউনিয়নের হেড অব ডেলিগেশন পিয়েরে মায়াদুন আইএলওর সহকারী মহাপরিচালক তোমোকো নিশিমতো নেদারল্যান্ড দূতাবাসের চাজ্য দ্য অ্যাফেয়ার্স মার্টিন ভন হুগসট্রেটেন শ্রম সচিব মিকাইল শিপার ন্যাশনাল কোঅর্ডিনেশন কমিটি ফর ওয়ারর্কার এডুকেশন এর চেয়ারপার্সন আব্দুল মুকিত খান এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের সভাপতি তপন চৌধুরী শ্রমিক নেতা শুক্কুর মাহমুদ প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6437.csv b/Bangla_fin_news_articles/6437.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..78f651868d692793935e7d2e4decc91dcaaee68b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6437.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6437,সফটওয়্যারের অর্থ পরিশোধে অনুমতি লাগবে না,2015-04-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়াই দেশের বাইরে থেকে কেনা সফটওয়্যারের অর্থ পরিশোধ করতে পারবে ব্যাংক। তবে এ জন্য আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের বেসিস একটি অনাপত্তি সনদ নিয়ে ব্যাংকে জমা দিতে হবে। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছেবাইরে থেকে সফটওয়্যার কিনে তার অর্থ পরিশোধের জন্য এত দিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পূর্বানুমোদন নিতে হতো। তবে এখন থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়াই বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী শাখাগুলো এ ধরনের পরিশোধ করতে পারবে। তবে সফটওয়্যার আমদানির প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে বেসিস থেকে একটি সন্তোষজনক সার্টিফিকেট গ্রাহককে জমা দিতে হবে। এ দিকে সফটওয়্যার আমদানির বিপরীতে পরিশোধের ক্ষেত্রে অর্থপাচার ও মানি লন্ডারিং না হওয়ার বিষয়ে শাখাকে নিশ্চিত হতে বলা হয়েছে। সরবরাহকারীর সনদ অনুযায়ী ক্রেতা সন্তোষজনক হওয়ার বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে সফটওয়্যারের মূল্য পরিশোধ করতে হবে। আর পুরো বিষয়ে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে অবহিত করতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6438.csv b/Bangla_fin_news_articles/6438.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..11e67d7d089a03f46d55dfb8541cdcb4b2277e5b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6438.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6438,পুঁজিবাজারে টানা ৪ দিন দরপতন,2015-04-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে টানা চার দিন সূচক কমেছে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনও কমে গেছে। ডিএসইর লেনদেন কমেছে প্রায় ২৮ শতাংশ। এতে সাত কর্মদিবস পর ডিএসইর লেনদেন চার শ কোটি টাকার নিচে নেমে আসে। এ দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক ও লেনদেন কমেছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেরাজনৈতিক স্থিতিশীলতার প্রত্যাশা কমে যাওয়ায় বাজারে সূচকের টানা পতন হচ্ছে। বৃহস্পতিবারও ডিএসইর সূচক প্রায় দেড় শতাংশ কমেছে। তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬০ কমে ৪ হাজার ১৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ২৮ কমে ১ হাজার ৫৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৭৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৪৭ কোটি ৯১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬২টির কমেছে ২২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২৩০ কমে ১২ হাজার ৮৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৮১ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ১ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩০টির কমেছে ১৭৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে আইপিও প্রায় সাড়ে নয় গুণ আবেদন জমা পড়েছে। ৬৩ কোটি ৮৭ লাখ ২১ হাজার টাকার বিপরীতে আবেদন পড়েছে ৬৭০ কোটি ৩৬ লাখ ৯৪ হাজার টাকার। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সাথে ১৬ টাকা প্রিমিয়ামে অর্থাত্ ২৬ টাকা মূল্যে শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন পেয়েছে। ২ কোটি ৪৫ লাখ ৬৬ হাজার ২০০ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে কোম্পানিটি পুঁজিবাজার থেকে ৬৩ কোটি ৮৭ লাখ ২১ হাজার ২০০ টাকা সংগ্রহ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6439.csv b/Bangla_fin_news_articles/6439.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..58c9c0efde4ffc280b7a7842e9643f2520b2395f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6439.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6439,নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্যাংকের শাখার সঙ্গে থানার হটলাইন স্থাপনের অনুরোধ,2015-04-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে কার্যরত সকল ব্যাংকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিটি ব্যাংক শাখার নিকটস্থ থানার সঙ্গে একটি হটলাইন স্থাপনের ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে। পুলিশের মহাপরিদর্শককে আইজিপি চিঠি দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর ড. আতিউর রহমান এ অনুরোধ জানান। দ্রুত যোগাযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে এ হটলাইন করার কথা বলেন তিনি। সাভারের আশুলিয়ায় মঙ্গলবার কমার্স ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনার পর গতকাল এ চিঠি দেন গভর্নর। ওই ডাকাতির ঘটনায় জড়িতদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিরও দাবি করা হয় ওই চিঠিতে। গতকাল বিকালে বাংলাদেশ ব্যাংকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর চৌধুরী। এসময় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক এসএম মনিরুজ্জামান ও শুভঙ্কর সাহা মহাব্যবস্থাপক রবিউল হাসান এএফএম আসাদুজ্জামানসহ অন্য ঊর্ধ্বতনরা উপস্থিত ছিলেন। ড. আতিউর রহমান স্বাক্ষরিত আইজিপি একেএম শহীদুল হকের কাছে লেখা চিঠিতে বলা হয়েছে আশুলিয়ার বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের শাখায় প্রকাশ্য দিবালোকে একদল ডাকাত ব্যাংকের ব্যবস্থাপকসহ ৩ কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা করেছে। এঘটনা প্রতিরোধ করতে গিয়ে মারা গেছে আরও ৪ জন সাধারণ মানুষ। একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ব্যাংকিং খাতের জন্য হুমকিস্বরূপ। এতে ব্যাংকিং খাতের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা কমে যাওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হচ্ছে। এ অবস্থায় এঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে অভিযুক্তদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক। একইসঙ্গে ভবিষ্যত্ নিরাপত্তা নিশ্চিত করে প্রতিটি শাখার কাছে থানার হটলাইনের মাধ্যমে দ্রুত যোগাযোগ স্থাপনের ব্যবস্থা চালু করার অনুরোধ করছি। সংবাদ সম্মেলনে সুর চৌধুরী বলেন দেশে কার্যরত সকল ব্যাংকের প্রতিটি শাখায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্দেশিত নিরাপত্তার জন্য যথাযথ কি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে অবহিত করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এদিকে আশুলিয়ার ব্যাংক ডাকাতির ঘটনা প্রতিরোধ করতে যেয়ে যারা নিহত হয়েছেন তাদের পরিবারকে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক লাখ টাকা ছাড়াও কমার্স ব্যাংককে আর্থিক অনুদান দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6440.csv b/Bangla_fin_news_articles/6440.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ee69482260c07dddc4d6a64ac7710d122a370167 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6440.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6440,বড় লেনদেনে কমিশন কমাচ্ছে সিএসই,2015-04-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্লক মার্কেটের শেয়ার লেনদেনে কমিশন চার্জ কমিয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই। এক দিনে ৫০ লাখ টাকা বা এর বেশি লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রতি হাজার টাকার লেনদেনে লাগা চার্জ বা কমিশন ফি ৬ পয়সায় নামিয়ে আনা হয়েছে। আগামী ২ মে থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। বর্তমানে ব্লক মার্কেটে ৫০ লাখ টাকার বা এর বেশি লেনদেনের ক্ষেত্রে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই প্রতি হাজারে ১২ দশমিক ৫ পয়সা হারে কমিশন নেয়া হয়। জানা গেছেবড় বিনিয়োগকারীদের লেনদেনে আগ্রহী করতে সিএসইর পক্ষ থেকে কমিশন চার্জ কমানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ দিকে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থায় শেয়ার কেনাবেচায় লটবিহীন পদ্ধতি প্রচলনের পর সিএসই কর্তৃপক্ষ হাওলা চার্জ প্রত্যাহার করে নিয়েছে। অবশ্য পরে তা পুনর্বহাল করলেও কমিয়ে দেয়া হয়েছে লাগা চার্জ। সিএসইতে বর্তমানে ৫ কোটি টাকার পর্যন্ত লেনদেনের ক্ষেত্রে শতকরা ১ দশমিক ৮ পয়সা ৫ কোটি থেকে ১০ কোটি টাকার লেনদেনের ক্ষেত্রে ১ দশমিক ৫ পয়সা এবং ১০ কোটি টাকার বেশি লেনদেনের ক্ষেত্রে শতকরা ১ দশমিক ৩ পয়সা হারে লাগা চার্জ দিতে হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6441.csv b/Bangla_fin_news_articles/6441.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..890cf047148ea1465c95bae534406ea1fc143b75 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6441.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6441,পুঁজিবাজারে সূচকের পতন থামছেই না,2015-04-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সূচকের পতন থামছেই না। বুধবার টানা তৃতীয় দিনের মতো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক কমেছে। তবে সূচক কমলেও লেনদেন হয়েছে ৫২৫ কোটি টাকার। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেবাজারের সূচক কমতে কমতে ১৬ মাস আগের অবস্থানে চলে এসেছে। অনেক কোম্পানির শেয়ারদর তলানিতে নেমে এসেছে। তবে বুধবারও লেনদেন বেড়েছে। ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে ১৪ শতাংশ। লেনদেন বাড়ার ক্ষেত্রে বড় অবদান রেখেছে শাশা ডেনিমস ও সাইফ পাওয়ার টেকনোলজি। কোম্পানি দুটির লেনদেন আগের দিনের তুলনায় প্রায় ১৪৬ শতাংশ বেড়েছে। লেনদেন বাড়ার সাথে সাথে কোম্পানি দুটির শেয়ারদরও বেড়েছে। খাতভিত্তিক লেনদেন বিশ্লেষণে দেখা গেছেলেনদেনের শীর্ষে ছিল জ্বালানি খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১৬৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ৩২ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেবুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩০ পয়েন্ট কমেছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১০ কমে ১ হাজার ৬২১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫২৫ কোটি ৫৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৫২৫ কোটি ৫৮ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৩টির কমেছে ১৯২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৩৫ কমে ১৩ হাজার ৮৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৫ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৫ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭০টির কমেছে ১৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6442.csv b/Bangla_fin_news_articles/6442.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a8000a1b1d3cd083ecd05e86001d4c6fe0abb6df --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6442.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6442,পোশাক খাতের উন্নয়নে থিঙ্কট্যাঙ্কের কার্যক্রম শুরু,2015-04-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০২১ সালের মধ্যে ৫০ বিলিয়ন ডলার রফতানি আয় আসবে গার্মেন্টস পণ্য থেকে। এমন লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছেন বাংলাদেশের রফতানিকারকরা। আর এ লক্ষ্যমাত্রা পূরণে সার্বিক সহযোগিতা করতে বিভিন্ন খাতের নাগরিকদের নিয়ে গঠিত সেন্টার অব এক্সিলেন্স ফর অ্যাপারেল ইন্ড্রাস্ট্রিজ সিইবিএআই এর আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ কার্যক্রমের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। অবশ্য গত ডিসেম্বরে রাজধানীতে অনুষ্ঠিত ঢাকা অ্যাপারেল সামিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে জানানো হয় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও সুইডেন সরকার আন্তর্জাতিক পোশাক ব্র্যান্ড এইচ এন্ড এম ইউকেএআইডি সুইস এজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কর্পোরেশন এসডিসি থিঙ্কট্যাঙ্ককে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করবে। দেশের গার্মেন্টস খাতের জন্য প্রয়োজনীয় ট্রেনিং এবং এজন্য প্রয়োজনীয় কারিকুলাম প্রণয়ন করবে এ সিইবিএআই। এ খাতে নতুন শ্রমিক তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা শ্রমিক ও কারখানার অবস্থা বিবেচনা করে সার্টিফিকেট প্রণয়ন করার কাজও করবে তারা। অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন ২০২১ সালে মধ্যে আমরা মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবো। এজন্য পোশাক খাতের ভূমিকা অনেক। আর এ খাতের উন্নয়নে প্রয়োজন মাফিক প্রশিক্ষণের কথা বলেন তিনি। বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেন পোশাক খাতে আমাদের সম্ভাবনা অনেক। তবে এক্ষেত্রে দক্ষতার উন্নয়ন এবং উত্পাদন বাড়ানোই বড় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিইবিএআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। গতকালের অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপি আইএলও সহকারী মহাপরিচালক ও এশিয়প্যাসিফিক অঞ্চলের পরিচালক তোমোকো নিশিমাটো সিডার মিশনের উপ প্রধান কারিন ম্যাকডোনাল্ড আইএলও এর আবাসিক পরিচালক শ্রীনিবাস বি রেড্ডি এবং বিভিন্ন দেশের ঢাকাস্থ রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনাররা বক্তৃতা করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6443.csv b/Bangla_fin_news_articles/6443.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7adf6f3fd07791563efbd13251d91787128a9073 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6443.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6443,মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদে বিনিয়োগ বাড়ানোর চ্যালেঞ্জ রয়েছে,2015-04-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মোট দেশজ উত্পাদনে জিডিপি প্রবৃদ্ধির গতি বাড়াতে বাংলাদেশে মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদে বিনিয়োগ বাড়ানোর চ্যালেঞ্জ রয়েছে বলে মনে করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি।সংস্থাটির মতে রাজনৈতিক অস্থিরতায় ভূমি ও অবকাঠামো দুর্বলতা দক্ষ শ্রমিকের স্বল্পতা এবং দুর্বল ব্যবসায়িক পরিবেশ এদেশের বেসরকারি বিনিয়োগকে বাধাগ্রস্ত করছে। বর্তমানে বাংলাদেশের সক্ষমতা কম্বোডিয়া চীন ভারত শ্রীলংকা থেকেও কম। বাংলাদেশের ডিসেম্বর ২০১৪ পর্যন্ত প্রান্তিকের অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি পর্যালোচনা করে অর্থনীতির হালনাগাদ প্রতিবেদন গতকাল প্রকাশ করেছে এডিবি। এর আগে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক২০১৫ প্রতিবেদনে এডিবি উল্লেখ করেছে চলতি অর্থবছরের শেষ নাগাদ প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৬ দশমিক ১ শতাংশ। আগের প্রতিবেদনে ৬ দশমিক ৪ শতাংশের পূর্বাভাস ছিলো এডিবির। এর মূল কারণ হিসাবে সংস্থাটি উল্লেখ করেছে রেমিটেন্স প্রবাহে ধীরগতি বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ হ্রাস পাওয়া এবং ভোক্তাদের আস্থা কমে যাওয়া জিডিপির গতি কমাবে। সেই সাথে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ কম হওয়াকেও দায়ী করা হয়েছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতায় ক্ষুদ্র ও নির্মাণ শিল্প বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। রাজস্ব আদায়কেও বাধাগ্রস্ত করে। এডিবি উল্লেখ করেছে যদি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকে ভোক্তা পর্যায়ে তবে বিনিয়োগকারীদের আস্থাও বাড়বে সেই সাথে প্রবৃদ্ধির গতিও বাড়বে। আগামী ২০১৬ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার ৬ দশমিক ৪ শতাংশে উন্নীত হতে পারে বলে অনুমান করা হয়েছে। সামষ্টিক অর্থনীতির ব্যবস্থাপনায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে এডিবি। সেই সাথে মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে থাকাসহ ব্যাপক মুদ্রার প্রচলন লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে রয়েছে বলে উল্লেখ করেছে সংস্থাটি। আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্যপণ্যের এবং তেলের মূল্য কম হওয়ার প্রভাবে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতিও সহনীয় থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6444.csv b/Bangla_fin_news_articles/6444.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..80e8e9fa6392e93dc15db5f5a6be63505a43b2f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6444.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6444,‘পোশাক খাতে সুশাসন রক্ষায় প্রত্যাশিত অগ্রগতি হয়নি’,2015-04-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের টিআইবি ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল বলেছেন রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির পর পোশাক খাতের সুশাসন রক্ষায় গৃহীত পদক্ষেপের প্রত্যাশিত অগ্রগতি হয়নি। গত এক বছরে ৮০টি উদ্যোগের মধ্যে ২০টি স্থবীর হয়ে রয়েছে। ১২টি উদ্যোগ বাস্তবায়ন হচ্ছে খুব ধীরগতিতে। ফলে কারখানাগুলোতে শ্রমিক অধিকার রক্ষা ও চাকরিকালীন নিরাপত্তা এখনো কাঙ্ক্ষিত মানে পৌঁছায়নি। রানা প্লাজা ট্র্যাজেডিতে ক্ষতিগ্রস্তদের বিষয়ে তিনি বলেন দুর্ঘটনার দুই বছর পরও অনেক পরিবার ক্ষতিপূরণ পায়নি। এ দিকে রানা প্লাজা ও তাজরীনের ঘটনায় অভিযুক্তরা যথাযথ জবাবদিহির মুখোমুখি হচ্ছে না। ফলে এ ধরনের ঘটনা বারবার ঘটছে। মঙ্গলবার টিআইবি আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সব কথা বলেন। রাজধানীর ধানমন্ডিতে টিআইবি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান উপনির্বাহী পরিচালক ড. সুমাইয়া খায়ের এবং গবেষণা বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল হাসান। অনুষ্ঠানে তৈরি পোশাক খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় গৃহীত পদক্ষেপ এক বছরের অগ্রগতি পর্যালোচনা শীর্ষক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন নাজমুল হুদা মিনা। অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল তার বক্তব্যে বলেন ৯৫ শতাংশ পোশাক কারখানায় ন্যূনতম মজুরি দেয়া হলেও সময়মতো মজুরি দেয়া হচ্ছে না। ফলে শ্রমিকরা ঋণের জালে আটকে যাচ্ছে। রানা প্লাজায় ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের বিষয়ে সুলতানা কামাল বলেন সবাই এখনো ঠিকভাবে ক্ষতিপূরণ পায়নি। অথচ প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে সংগৃহীত ১২৭ কোটি টাকার মধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ব্যয় হয়েছে মাত্র ১৯ কোটি টাকা। পুরো টাকাই ক্ষতিগ্রস্তদের প্রাপ্য। আর ট্রাস্ট ফান্ডের টাকা কী ভাবে আয় হচ্ছে কী ভাবে ব্যয় হচ্ছেএর কোনো তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। তাই ট্রাস্ট ফান্ডের কার্যক্রম নিয়ে অস্বচ্ছতা তৈরি হয়েছে। এ দিকে ক্ষতিগ্রস্ত লোকের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথাও শোনা যাচ্ছে। অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছেত্রাণের অর্থ দিয়েই ক্ষতিপূরণ দেয়ার কথা বলা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের বিষয়ে যথেষ্ট গুরুত্বের অভাবের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন এ বিষয়ে আমাদের সবার মধ্যে আত্মসমালোচনা থাকতে হবে। টিআইবির প্রতিবেদনে বলা হয়েছেপোশাক কারখানায় সুশাসন নিশ্চিত করতে ২০১৪১৫ সালে চলমান উদ্যোগগুলোর মধ্যে ১৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। ৪৫ শতাংশ প্রত্যাশিত গতিতে চলছে। ১৫ শতাংশ ধীরগতিতে বাস্তবায়ন হচ্ছে। আর ২৫ শতাংশ উদ্যোগ স্থবীর হয়ে পড়েছে। রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় হতাহত শ্রমিকদের সহায়তার উদ্দেশ্যে গঠিত রানা প্লাজা ডোনার্স ট্রাস্ট ফান্ডে প্রস্তাবিত ৩০ মিলিয়ন ডলারের মধ্যে ২১ মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করা হয়েছে। ১৫ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। তবে কারা ক্ষতিপূরণ পেল তা প্রকাশ করা হয়নি। কারা এখনো পায়নি তাও প্রকাশ করা হয়নি। কারখানা নিরাপত্তার অভিযোগ প্রদানে হটলাইন স্থাপন করা হলেও প্রচারণার অভাব রয়েছে। শ্রমিক অধিকার রক্ষায় শ্রম পরিদপ্তরের হটলাইন স্থাপনের উদ্যোগ এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। কারখানায় অগ্নি বৈদ্যুতিক ও কাঠামোগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ৬৭ শতাংশ কারখানায় জরিপ সম্পন্ন করা হয়েছে। অ্যাকর্ড অ্যালায়েন্স ও বুয়েট কর্তৃক জরিপকৃত কারখানার সংস্কার কার্যক্রম পরিবীক্ষণের জন্য দুটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। তবে কারখানা জরিপের সময় কোনো কোোন বায়ার দ্রুত জরিপ ও কারখানা বন্ধের আদেশসহ অতিরিক্ত কঠোর আচরণ করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এক বছরে কমপ্লায়েন্স ঘাটতির অজুহাতে ২২০টি মাঝারি ও ক্ষুদ্র আকারের কারখানা বন্ধ হয়েছে। এতে প্রায় দেড় লাখ শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছে। বায়ার সরকার ও বিজিএমইএ কর্তৃক সাবকন্ট্রাক্ট কারখানার জরিপ করা ও কমপ্লায়েন্স উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ থাকলেও এ ব্যাপারে দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা রয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে এ খাতে কর্মরত প্রায় ৭ লাখ শ্রমিক চাকরিচ্যুত হওয়ার ঝুঁকি সৃষ্টি হবে। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছেগত এক বছরে কোনো কোনো কারখানায় অতিরিক্ত এক ঘণ্টা করে মজুরি ছাড়া কাজ করানোর অভিযোগ রয়েছে। ট্রেড ইউনিয়নের সাথে জড়িত শ্রমিকদের হয়রানি মামলা বা চাকরিচ্যুত করার বিষয়ে জবাবদিহির ঘাটতি রয়েছে। প্রায় ৯০ শতাংশ সাবকন্ট্রাক্ট কারখানায় মজুরি বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত মজুরি দেয়া হচ্ছে না। এ দিকে নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে বিভিন্ন অজুহাতে সরকারের কাছ থেকে বিজিএমইএ কর্তৃক অতিরিক্ত সুবিধা আদায় অব্যাহত রয়েছে। গত এক বছরে ট্রেড ইউনিয়নের কার্যক্রম বেড়েছে। তবে বিজিএমইএর পকেট ট্রেড ইউনিয়ন বা ইয়েলো ট্রেড ইউনিয়নের কার্যক্রমও বেড়েছে। ড. ইফতেখারুজ্জামান তার বক্তব্যে বলেন শ্রমিকদের জন্য ন্যূনতম মজুরি ৯৫ শতাংশ কারখানায় বাস্তবায়ন হলেও এ মজুরি জীবনযাত্রার মানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। শ্রমিক ইউনিয়নের হার বেড়েছে। বেশ কিছু বিষয়ে ইতিবাচক পরিবর্তন হয়েছে। তবে দুর্ঘটনাপরবর্তী বিভিন্ন আইন করা হলেও আইনের অপব্যবহার করে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে। এ ছাড়া পোশাক দেশের জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ খাত হলেও এ খাতের কাজে মন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যে কাজের সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। পোশাক খাতের বর্তমান পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে টিআইবির পক্ষ থেকে ১০টি সুপারিশ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেপোশাক খাতের জন্য পৃথক মন্ত্রণালয় গঠন সুশাসন রক্ষায় গৃহীত পদক্ষেপ বাস্তবায়নে সরকার ও বিভিন্ন অংশীজনের মধ্যে পাবলিক সেক্টর বোর্ড গঠন এবং সাব কন্ট্রাক্ট ও ক্ষুদ্র কারখানার কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করতে একটি তহবিল গঠন। এ ছাড়া শ্রমিক কল্যাণ তহবিল গঠনের জন্য প্রতি পোশাকে ১ থেকে দেড় সেন্ট করে তহবিল গঠন করার সুপারিশ করা হয়েছে। খুব দ্রুত শ্রমিকদের তথ্য ভাণ্ডার গঠন করা প্রয়োজন। সব সাবকন্ট্রাক্ট ফ্যাক্টরির তালিকা প্রস্তুত করা দরকার। শ্রমিক সংগঠনের সক্ষমতা বৃদ্ধি বায়ারদের ওয়েবসাইটে পোশাক কারখানার নাম প্রকাশ এবং রানা প্লাজা ও তাজারীনের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হবে। এ ছাড়া রানা প্লাজায় ক্ষতিপূরণপ্রাপ্তদের তালিকা এবং প্রাপ্ত ক্ষতিপূরণের পরিমাণ প্রকাশ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6445.csv b/Bangla_fin_news_articles/6445.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..275b58b1e4d3f2854796ad95a521a0b6f19e5a0f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6445.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6445,ডিএসইর সূচক ১৬ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন,2015-04-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে দফায় দফায় দরপতন বিনিয়োগকারীদের ক্ষতকে গভীর করে তুলছে। মঙ্গলবারও কমেছে উভয় পুঁজিবাজারের সূচক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক কমতে কমতে ১৬ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে চলে এসেছে। ডিএসইক্স ছিল ৪ হাজার ২৮৩ পয়েন্ট। এর আগে ২০১৪ সালের ১ জানুয়ারি সূচক ছিল ৪ হাজার ২৮৬ পয়েন্ট। তথ্যে দেখা গেছেমঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট কমেছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ২ কমে ১ হাজার ৬৩২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৩৯ কোটি ৮২ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২০ কোটি ৪৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪১টির কমেছে ২০১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৬১ কমে ১৩ হাজার ২২৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৭ কোটি ২৩ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৫ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬১টির কমেছে ১৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। এ দিকে ডিএসইতে মঙ্গলবার ব্যাংক খাতের বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দরপতন হয়েছে। এ খাতের প্রায় ৬৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দরের পতন হয়েছে। ব্যাংক খাতের ৩০টি কোম্পানি তালিকাভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে ৫টি কোম্পানির দর বেড়েছে ২০টির কমেছে ৪টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে লেনদেন হয়নি একটির। দরপতনের শীর্ষে ছিল এবি ব্যাংক। শেয়ারটির দর ৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ কমেছে। আর দর কমার দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে রূপালী ব্যাংক। এ ব্যাংকের শেয়ারদর ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6446.csv b/Bangla_fin_news_articles/6446.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf5fd61f952df76b19dca7e99ea4907b0d2bfbce --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6446.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6446,বাজেটে এডিপির লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ কোটি টাকার,2015-04-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসছে ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেটে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির এডিপি এক লাখ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে বড় প্রকল্পগুলোতে বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ থেকে ২৫ হাজার কোটি টাকা। আগামী অর্থবছর শেষে এসব মেগা প্রকল্পগুলো দৃশ্যমান হবে।সোমবার পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ১০টি মন্ত্রণালয়ের সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে এ তথ্য জানিয়েছেন। রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সর্বোচ্চ বরাদ্দপ্রাপ্ত ১০টি ও ব্যয় বিবেচনায় সর্বনিম্ন অগ্রগতি সম্পন্ন ১০টি মন্ত্রণালয়ের সচিবদের সঙ্গে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। মন্ত্রী বলেন এবছর প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের বাস্তবায়ন কার্যক্রম দেখে আগামী বছরের বরাদ্দ দেওয়া হবে। এজন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের আইএমইডি জনবল বৃদ্ধিসহ সক্ষমতা বাড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সচিবদের নির্দেশনা দেন। আইএমইডির কর্মকর্তার সংখ্যা ৭৮ থেকে ১২০ এ উন্নীত করার কাজ চলছে। চলতি বছর সংশোধিত এডিপির শতভাগ বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে বলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবরা মন্ত্রীকে জানিয়েছেন। এসময় তিনি বলেন ঢাকা শহরসহ বড় বড় শহরের নামিদামি স্কুলগুলোতে ভর্তি সংকট প্রকট। এজন্য সরকার এসব স্কুলগুলোর ভবনকে ১৫ থেকে ২০ তলা পর্যন্ত সম্প্রসারণ করবে। সরকার আশা করছে এতে করে দুই লাখ ছাত্রছাত্রী নতুনভাবে ভর্তির সুযোগ পাবে। গ্রামের স্কুলগুলোও তিন থেকে চার তলা করা হবে বলে তিনি জানান। এসব স্কুল টাইলস দিয়ে তৈরি করা হবে। মন্ত্রী আরও বলেন পরীক্ষার জন্য কোনো স্কুল বন্ধ থাকবে না। পরীক্ষা নেওয়ার জন্য স্কুল খোলা রেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা রাখা হবে। দেশে বিদ্যমান মহাসড়কগুলোর কাছে বিক্ষিপ্তভাবে গড়ে উঠা গ্রামীণ হাটবাজার পরিকল্পনা অনুযায়ী করবে সরকার। মন্ত্রী আরো বলেন আগামীতে সংসদ সদস্যদের অগ্রাধিকার দিয়ে একটি প্রকল্প একনেকে অনুমোদনের জন্য উত্থাপন করা হবে। এ প্রকল্পের আওতায় একজন সংসদ সদস্য পাঁচ বছরে মোট ২০ কোটি টাকা বরাদ্দ পাবেন। তবে তিনি সরাসরি একটি টাকাও ব্যয় করতে পারবেন না। তিনি তার চাহিদা এলজিইডিকে জানাবেন। এলজিইডি প্রয়োজনীয় প্রকল্প গ্রহণ করে তা বাস্তবায়ন করবে। সব এলাকার জন্য এই বরাদ্দ সমান হবে। বৈঠক সূত্র জানায় এখন থেকে একজন প্রকল্প পরিচালককে পিডি একটি প্রকল্পের দায়িত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বৈঠকে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6447.csv b/Bangla_fin_news_articles/6447.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..96adc465b81b645633a4254ed7c006ac64c9d8bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6447.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6447,বছরে বিদেশিদের বেতনে ব্যয় ৬শ কোটি ডলার ডিসিসিআই,2015-04-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে দক্ষ মানবসম্পদের অভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ পদে বিদেশি নাগরিকদের নিয়োগ দিতে হচ্ছে বলে মনে করছে ব্যবসায়ীদের সংগন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ ডিসিসিআই। সোমবার এক সেমিনারে ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদ বলেন বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি নাগরিকদের প্রতিবছর ৬ বিলিয়ন ৬শ কোটি মার্কিন ডলার বেতনভাতা হিসেবে প্রদান করতে হচ্ছে। অপরচুনিটি আউট অব ক্রাইসিস শীর্ষক এ কর্মশালা যৌথভাবে আয়োজন করে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই এবং যুক্তরাষ্ট্রের লিডারশিপ ইন মোশন লিম গ্লোবাল। হোসেন খালেদ এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন শিক্ষা ব্যবস্থা চাকরির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হওয়ায় প্রতি বছর শিক্ষার্থীরা বেকার থেকে যাচ্ছে। পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৪৭ শতাংশই বেকার থাকছেন। এটা উন্নয়নে কেত্রেও প্রধান সমস্যা। যে সমস্যা সমাধানে শিক্ষার্থীসহ উদ্যোক্তাদের পেশাগত উন্নয়ন প্রয়োজন। লিম এর কান্ট্রি ডিরেক্টর আহমেদ শেখ আসিফ বলেন দেশের প্রায় ৯০ শতাংশ কোম্পানি বন্ধ হয়ে যায় ব্যবসা শুরু করার ৫ বছরের মধ্যে। এতে দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাই ব্যবসা শুরুর আগে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে কাজে নামতে হবে। বাংলাদেশের ব্যবসার উন্নয়নে দেড় বছর ধরে গবেষণামূলক কাজ করছে এলআইএম। এই সময়ে গবেষণায় প্রাপ্ত বিষয়ের উপর আলোকপাত করতে গিয়ে তিনি বলেন বড় সমস্যা হল যুবকরা বুঝতে পারে না যে তারা কি করবে। কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন ডিসিসিআইর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট হুমায়ুন রশিদ এলআইএম ও এলএলসির প্রেসিডেন্ট আর্নি টার্নার ডিসিসিআই এর ভাইস প্রেসিডেন্ট শোয়েব চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আইসিটি সিঙ্গাপুরের কনসালটেন্ট দেব দত্তসহ ডিসিসিআইয়ের নেতৃবৃন্দ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6448.csv b/Bangla_fin_news_articles/6448.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ac984cc1c3e00f429ff5eb936844e5b3c8285949 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6448.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6448,মিউচুয়াল ফান্ড নিবন্ধনে স্ট্যাম্প শুল্ক প্রত্যাহারের সুপারিশ,2015-04-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে মিউচুয়াল ফান্ডের উন্নয়নে এবং নতুন ফান্ড গঠনে উত্সাহ দিতে ফান্ড নিবন্ধনে ২ শতাংশ স্ট্যাম্প ডিউটি প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। এ সংক্রান্ত চিঠি সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। বিএসইসি মনে করে মিউচুয়াল ফান্ড নিবন্ধনে ২ শতাংশ স্ট্যাম্প ডিউটি এ খাতের বিকাশকে ব্যাহত করবে। এজন্য স্ট্যাম্প ডিউটি পুরোপুরি প্রত্যাহারের অনুরোধ করা হয়েছে। জানা গেছে সম্প্রতি স্ট্যাম্প ডিউটি প্রত্যাহারের আবেদন জানিয়ে আইসিবি অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ ও বিএসইসিতে এক প্রস্তাব পাঠায়। এর প্রেক্ষিতে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে বিএসইসির মতামত চাওয়া হয়। কমিশন এ ডিউটি প্রত্যাহারের অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দেয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6449.csv b/Bangla_fin_news_articles/6449.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e1eb685e0b40a9df3c9e2037c89c75baf6fa99d3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6449.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6449,পুঁজিবাজারে বড় দরপতন,2015-04-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সোমবার বড় দরপতন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৬৫ পয়েন্ট। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ১৬৪ পয়েন্ট। সূচক কমার সাথে সাথে সোমবার বাজারের লেনদেনও কমে গেছে। দুইদিন ডিএসইতে পাঁচশ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হওয়ার পর গতকাল তা কমে গেছে। এদিকে ও বাজারে লেনদেনের শীর্ষে ছিল ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন। আর দর বৃদ্ধির শীর্ষে ছিল জাহিন টেক্সটাইল। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩০৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৬০ কোটি ২৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০৩ কোটি ১২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৮টির কমেছে ২৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৬৪ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ২৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৩টির কমেছে ১৭৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টি কোম্পানির শেয়ারের। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বাজারের আশা যেন মরীচীকায় পরিণত হয়েছে। দুয়েকদিন সূচক বাড়লেও তারপরই দফায় দফায় কমতে থাকে সূচক। গতকাল লেনদেনের ক্ষেত্রে দশটি কোম্পানির প্রাধান্য ছিল। এ দশ কোম্পানি ঘিরে লেনদেন হয়েছে ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ৪৫ শতাংশ। শুধু ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি ঘিরে লেনদেন হয়েছে ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৩ শতাংশ। এদিকে জ্বালানি খাতে লেনদেন হয়েছে ১৩৫ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ৩০ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6450.csv b/Bangla_fin_news_articles/6450.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..015a5474246b1137a74755ab4a10224038268628 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6450.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6450,সিএ’দের দক্ষতা বাড়াতে হবে বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-04-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ অর্থনৈতিক কার্যক্রমে অধিকতর স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠায় চার্টার্ড একাউন্ট্যান্টসদের সিএ পেশাগত দক্ষতা বাড়াতে হবে।আমদানিরফতানিসহ সার্বিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে চার্টার্ড একাউন্ট্যান্টসদের ভূমিকা অপরিসীম। সরকারের রুপকল্প২০২১ বাস্তবায়নে তারা আগামীতে আরো দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। সোমবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড একাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ আইসিএবির নতুন পাঠাগারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এতে অন্যান্যের মধ্যে আইসিএবির প্রেসিডেন্ট মসিহ্ মালিক চৌধুরী ও ভাইস প্রেসিডেন্ট এ এফ নেছারউদ্দিন এফসিএ বক্তব্য রাখেন। আইসিএবি ভবনের তৃতীয় তলায় প্রযুক্তি সমৃদ্ধ আধুনিক এই পাঠাগার স্থাপন করা হয়েছে। মন্ত্রী বলেন তৈরি পোশাক আমাদের রফতানি আয়ের প্রধান খাত। রফতানি আয় বাড়াতে পণ্য ও বাজার বহমুখীকরণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এজন্য আইটি ফার্নিচার চামড়া ওযুধ ও পাটের ওপর নগদ সহায়তা দেয়া হচ্ছে। রফতানি সম্প্রসারণে সরকারের এই উদ্যোগ এগিয়ে নিতে আইসিএবি সদস্যদের আরো কর্মদক্ষতা দেখাতে হবে। প্রতিবেশী দেশসমূহের তুলনায় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকে অনেকক্ষেত্রে এগিয়ে গেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন বাংলাদেশ এখন পাকিস্তানের তুলনায় অর্থনৈতিক ও সামাজিক সব সূচকে এগিয়ে গেছে। সামাজিক অনেক সূচকে ভারতকেও পেছনে পেলেছে। বাংলাদেশের এখন গড় আয়ু সত্তরের ওপরে। অথচ পাকিস্তান ও ভারতের গড় আয়ু যথাক্রমে ৬৫ ও ৬৬। ব্যবসাবানিজ্যর ক্ষেত্রে আইসিএবির ভূমিকার প্রশংসা করে তোফায়েল আহমেদ বলেন ঐতিহ্যবাহী এই প্রতিষ্ঠানটির পেশাগত দায়িত্ব পালনের সুনাম রয়েছে। জাতির জনকের নেতৃত্বে যাত্রা শুরু হওয়া ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানটি এখন অনেক বিস্তার লাভ করেছে। শুরুতে এর সদস্য সংখ্যা ছিলো মাত্র ৭৮। সেই সদস্য সংখ্যা এখন ১৮০০ ছাড়িয়ে গেছে। অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট মসিহ্ মালিক চৌধুরী আইসিএবির সার্বিক কার্যক্রম পেশাগত শিক্ষা প্রশিক্ষণ নিরীক্ষামান পেশাগত আচরণ ও নৈতিকতার মানদন্ডে এর অগ্রগতি মন্ত্রীকে অবহিত করেন। এর আগে মন্ত্রী আইসিএবির কেন্দ্রিয় পাঠাগার উদ্বোধন করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6451.csv b/Bangla_fin_news_articles/6451.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2873a46b01dd10e23c8e52102403af043e2f5195 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6451.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6451,‘বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে আরো কাজ করতে আগ্রহী’,2015-04-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সবচেয়ে বড় বাধা দুর্বল জ্বালানি এবং নিম্ন মানের অবকাঠামো। তাই বাংলাদেশের জ্বালানি খাতের উন্নয়ন ও অবকাঠামো উন্নয়নে বিশ্বব্যাংক আরো বেশি কাজ করতে চায়। ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শ্রী মুলইয়ানি ইন্দ্রাওয়াতি এবং বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে এক বৈঠকে এ বিষয়ে উভয় পক্ষ একমত হয়েছে। বিশ্বব্যাংক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে। শ্রী ইন্দ্রাওয়াতি বলেছেন দারিদ্র্য দূরীকরণে বাংলাদেশের সাফল্য বিশ্বের দারিদ্র্য দূরীকরণে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। তবে এখানকার সীমিত জ্বালানি এবং নিম্ন মানের পরিবহন অবকাঠামোর কারণে প্রবৃদ্ধি আরো বাড়ানো সম্ভব হয়নি। তাই প্রবৃদ্ধির চাকা গতিশীল করতে বাংলাদেশের সরকারের সাথে বিশ্বব্যাংক কাজ করতে আগ্রহী। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে নানা চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এ সব মোকাবিলায় বিশ্বব্যাংক কাজ করতে আগ্রহী। সংস্থাটি দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে আমাদের পাশে থাকতে চায়। তিনি আরো বলেন আমাদের সরকার জ্বালানি ও অবাকাঠামো খাতের উন্নয়নের পাশাপাশি শিক্ষা স্বাস্থ্য স্যানিটেশন এবং আবাসন খাতের উন্নয়নেও কাজ করে যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6452.csv b/Bangla_fin_news_articles/6452.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2be60cae0c4ed16344adb1d9f26951cad3403cf0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6452.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6452,বিনিয়োগকারীদের কাছে এশিয়ার দ্বিতীয় পছন্দ বাংলাদেশ শিল্পমন্ত্রী,2015-04-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন শিল্প ও বিনিয়োগবান্ধব নীতি গ্রহণ করায় দেশে বৈদেশিক বিনিয়োগ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। বর্তমানে বাংলাদেশ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পছন্দের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে। তিনি আঙ্কটাডের সর্বশেষ প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরে বলেন ২০১৪ সালে দেশে এক দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে যা আগের বছরের তুলনায় শতকরা ২৪ ভাগ বেশি। উৎপাদন ব্যয় তুলনামূলকভাবে কম হওয়ায় চীনের উদ্যোক্তারা এখন তাদের শিল্প কারখানা স্থানান্তরের জন্য বাংলাদেশকে অগ্রাধিকার গন্তব্য হিসেবে বিবেচনা করছেন। রবিবার রাজধানীর বিয়াম মিলনায়তনে বিনিয়োগ বোর্ড আয়োজিত ম্যাক্রোইকোনোমিক পলিসিজ কনভার্জেন্স শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিকইএলাহী চৌধুরী। বিনিয়োগ বোর্ডের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. এস এ সামাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ বীরুপাক্ষ পাল ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সদস্য মো. ফরিদ উদ্দিন বক্তব্য রাখেন। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিআইডিএস সিনিয়র রিসার্স ফেলো ড. মোঃ ইউনুস। বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণে সরকারের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে শিল্পমন্ত্রী বলেনকিছুদিন আগে বিনিয়োগ বোর্ডে ভিসা সার্ভিস ওয়ার্ক পারমিট এবং লিয়াজোঁ বা শাখা অফিস স্থাপনে অনলাইন কার্যক্রম চালু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী যে দেশেই যাচ্ছেন সেখানে তিনি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনেয়োগের আহ্বান জানাচ্ছেন। বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য সরকার সমন্বিতভাবে কাজও করছে। এ সব উদ্যোগের কারণে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে দেশে বিদেশি বিনিয়োগ সন্তোষজনক পর্যায়ে পৌঁছাবে। আমু বলেনশিল্পায়নের স্বার্থে ব্যাংকসুদের হার কমিয়ে আনার বিষয়টি সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে। শিগগিরই এটি সিংগেল ডিজিটে নেমে আসবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন নতুন শিল্পনীতিতে বিষয়টির প্রতি বিশেষ নির্দেশনা থাকবে। অর্থনৈতিক উন্নতির গতি নির্ধারণে মুদ্রানীতির ভূমিকার গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি আরো বলেন সরকার দক্ষতার সাথে সময়োপযোগী মুদ্রানীতি অনুসরণ করে আসছে। ফলে দীর্ঘ দিন ধরে দেশে মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিকইএলাহী চৌধুরী বলেন বাংলাদেশ দ্রুত উন্নতি করছে। এর বড় প্রমাণ গত ৬ বছরে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুতহারে বেড়েছে। তিনি বলেন ২০০৯ সালে দেশে মোট বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিলো মাত্র ৪৫ শতাংশ। এখন তা বেড়ে ৭০ শতাংশেরও বেশি হয়েছে। তিনি টেকসই উন্নয়নের স্বার্থে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। বলেন প্রকৃত উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে সবক্ষেত্রে গবেষণা কার্যক্রম বাড়াতে হবে। এর গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে সরকার ইতোমধ্যে এনার্জি রিসার্চ কাউন্সিল প্রতিষ্ঠার অনুমোদন দিয়েছে বলে তিনি জানান। মূল প্রবন্ধে ড. মোঃ ইউনুস বলেন বিনিয়োগের জন্য যেসব উপদান প্রয়োজন তার সহজ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ এখনও রয়ে গেছে। বিনিয়োগের জন্য জমি পাওয়া বড় চ্যালেঞ্জ। এর পাশাপাশি গ্যাসবিদ্যুৎ তো রয়েছে। তিনি এসব চ্যালেঞ্জ নিরসনে সমন্বিত উদ্যোগ নেয়ার পরামর্শ দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6453.csv b/Bangla_fin_news_articles/6453.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f6fde61e5637359d09b215c25511cf6061c23c63 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6453.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6453,‘বিনিয়োগ বাড়াতে অফিস ও নীতির সমন্বয় জরুরি’,2015-04-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিনিয়োগ বাড়াতে বিভিন্ন অফিস এবং নীতিগুলোর মধ্যে সমন্বয় দরকার। বছরের পর বছর ধরে এ কথা বলা হচ্ছে সভাসেমিনারগুলোতে। রবিবার ম্যাক্রোইকোনোমিক পলিসিজ কনভার্জেন্স বা সামষ্টিক অর্থনীতির নীতির সমকেন্দ্রিকতা শীর্ষক সেমিনারেও একই ধরনের কথা উঠে আসে। রাজধানীর বিয়াম মিলনায়তনে বিনিয়োগ বোর্ড আয়োজিত এ সেমিনারে বক্তারা বলেন বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য দরকার প্রাতিষ্ঠানিক সমস্যা ও সাংঘর্ষিক নীতি দূর করা। আর তা করতে হলে শিক্ষার মান বাড়ানো ও গবেষণার কোনো বিকল্প নেই বলেও জানান তারা। সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিকইএলাহী চৌধুরী। বিনিয়োগ বোর্ডের নির্বাহী চেয়ারমান ড. এস এ সামাদের সভাপতিত্বে সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিআইডিএসের বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিনিয়র রিসার্স ফেলো ড. মো. ইউনুস। মূল প্রবন্ধের উপর বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. বিরূপাক্ষ পাল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সদস্য মো. ফরিদ উদ্দিন। সেমিনারে শিল্পমন্ত্রী বলেন সময়োপযোগী ম্যাক্রোইকোনোমিক পলিসির ওপর একটি দেশের সার্বিক আর্থসামাজিক অগ্রগতি নির্ভর করে। আর সেটা বিবেচনায় নিয়ে নীতি নির্ধারণ করতে পারার কারণে বাংলাদেশ গত অর্ধ যুগেরও বেশি সময় ধরে ৬ শতাংশের বেশি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। সরকারের সঠিন নীতির কারণে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ এফডিআই বাড়ছে উল্লেখ করে শিল্পমন্ত্রী বলেন বাণিজ্যনীতিকে আরো বেশি শিল্পবান্ধব করে তোলার প্রতি সরকারের বিশেষ দৃষ্টি আছে। আমদানিনির্ভরতা কমিয়ে রফতানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছে। আর রফতারি ক্ষেত্রে একক পণ্যনির্ভরতা কমিয়ে বৈচিত্র্যকরণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ব্যাংকঋণের সুদের হার সম্পর্কে শিল্পমন্ত্রী বলেন দেশের ব্যাংকের সুদের হার বেশি। তবে সম্প্রতি উদ্যোক্তাদের দাবির পরিপ্র্রেক্ষিতে এটি কমিয়ে আনা হয়েছে। খুব শিগগিরই এটি সিংগেল ডিজিটে নেমে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন। ড. তৌফিকইএলাহী বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বের কারণে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো হচ্ছে। ২০০৯ সালে মাত্র ৪৫ ভাগ মানুষ বিদ্যুত্ পেত বর্তমানে ৭০ শতাংশের উপরে মানুষ বিদ্যুত্ পাচ্ছে। এটা কিছুটা আল্লাহর মেহেরবানী বাকিটা আমাদের নেতৃত্ব। বিদ্যুতে ভর্তুকি নয় বিনিয়োগ করা হচ্ছে বলে জানিয়ে তিনি বলেন সরকার পিডিবিকে টাকা দেয় ঋণ হিসেবে। বছর শেষে তারা ঋণ পরিশোধ করে। এখাতে সরকার ভর্তুকি দিচ্ছে না বিনিয়োগ করছে। শেখ হাসিনার সরকারের প্রথম পাঁচ বছরে বিদ্যুতের জন্য ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করা হয়েছে। বিদেশী পরামর্শক বিষয়ে তিনি বলেন আমাদের সমস্যা অন্য কেউ সমাধান করে দেবে না। আমাদের মেধা দিয়ে পারিপাশ্বিকতার সঙ্গে মিলিয়ে আমাদেরকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। বিরূপাক্ষ পাল বলেন বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য নীতিগুলোর মধ্যে সমন্বয়ই প্রধান চ্যালেঞ্জ। এ বিষয়ে তিনি স্যামসাং কোম্পানির উদাহরণ দিয়ে বলেন এ দেশে বিনিয়োগ করার জন্য তাদের পক্ষ থেকে অনেক উদ্যোগ ছিল কিন্তু আমরাই তাদের সুযোগ দিতে না পারায় তারা এ দেশে থেকে চলে গেছে। মূল প্রবন্ধে দেখানো হয়দেশে এফডিআইর পরিমাণ জিডিপির এক শতাংশেরও কম। তাই এফডিআই বাড়াতে হলে অবশ্যই ব্যবসায়ের ব্যয় কমাতে হবে এবং তা সহজ করার ব্যবস্থা করতে হবে। সর্বপরি বিভিন্ন অফিস ও নীতিগুলোর মধ্যে সমন্বয় করতে হবে বলে মূল প্রবন্ধের বলা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6454.csv b/Bangla_fin_news_articles/6454.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..31b04227c9265792fc277b088dd1a1b3e9da579a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6454.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6454,পুঁজিবাজারে লেনদেনে জ্বালানি খাত শীর্ষে,2015-04-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারের লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রায় এক মাস ধরে জ্বালানি খাত শীর্ষে অবস্থান করছে। রবিবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি। এ খাতের শাহজীবাজার পাওয়ার কোম্পানি ও ইউনাইটেড পাওয়ার কোম্পানি ঘিরেই মূলত লেনদেন বেশি হচ্ছে। রবিবার বাজারে লেনদেনের শীর্ষে ছিল শাহজীবাজার পাওয়ার কোম্পানি। এ দিকে খাত ভিত্তিক বাজার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছেরবিবার জ্বালানি খাতে লেনদেন হয়েছে ১৬০ কোটি ৮৬ লাখ টাকার যা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই মোট লেনদেনের প্রায় ২৯ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ বেড়ে ৪ হাজার ৩৭৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১২ কমে ১ হাজার ৬৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৬৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২৪ কোটি ৮৬ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৯ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭২টির কমেছে ১১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২ কোম্পানির শেয়ারের দাম। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১০ বেড়ে ১৩ হাজার ৪৫০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৮ কোটি ৯৮ লাখ টাকা যা আগের দিনের তুলনায় ৯ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৬টির কমেছে ৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেরবিবার বাজারে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের কার্যক্রম প্রায় সমান ছিল। তাই সূচকে খুব একটা ওঠানামা দেখা যায়নি। আশার দিক হলোগত সপ্তাহের শেষ দিকের লেনদেনের প্রবণতা এ সপ্তাহেও অব্যাহত রয়েছে।এ দিকে জাহিন টেক্সটাইলের তৃতীয় প্রান্তিকের ভালো আয়ের ফলে এ কোম্পানি ঘিরে ক্রেতাদের আগ্রহ বেড়েছে। গত দুই কার্যদিবসে এ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় ২০ শতাংশ। এ কোম্পানির লেনদেন ঘিরে গোটা বস্ত্র খাতই লেনদেনে বড় অবদান রাখছে। রবিবার এ খাতে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৮০ কোটি টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৪ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6455.csv b/Bangla_fin_news_articles/6455.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bff36d3e9ffd40b70daa850f99b093f9bd054308 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6455.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6455,রানা প্লাজা ধসে গার্মেন্টস নিরাপত্তা ইস্যু জোরদার,2015-04-19,রিয়াদ হোসেন,রানা প্লাজা ধসের পর গত দুই বছরে গার্মেন্টস খাতে কর্মপরিবেশের কমপ্লায়েন্স অগ্রগতির বিষয়টি এখন মূল আলোচনার বিষয়। ১ হাজার ১৩৮ শ্রমিকের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে এ খাতের ৪০ লাখ শ্রমিকের কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তায় কতটুকু অগ্রগতি হলো দুই বছরকে সামনে রেখে ক্রেতা প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এমনকি বিশ্ব মিডিয়ার নজর এখানে। কারখানা মালিক ও শ্রমিক উভয়পক্ষের প্রতিনিধিরাই স্বীকার করছেন শ্রমিকের প্রতি মালিকপক্ষের মানোভাবের বড় পরিবর্তন এসেছে। মালিকপক্ষ শ্রমিকদের উত্পাদনের অংশীদার হিসেবে ভাবতে শুরু করেছেন। বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর শ্রমিকদের প্রতি মালিকদের মানসিকতায় পরিবর্তন এসেছে। ঝুঁকিপূর্ণ কারখানার ক্ষেত্রে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে জিরো টলারেন্স অবস্থান নেয়া হয়েছে। অ্যাকর্ডঅ্যালায়েন্সের পরিদর্শনে এ পর্যন্ত ৩২টি কারখানা বন্ধ হয়েছে। এক্ষেত্রে বিজিএমইএ হস্তক্ষেপ করেনি। এমনকি বিজিএমইএর একজন পরিচালকের কারখানা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। অ্যাকর্ডঅ্যালায়েন্সের পরিদর্শনকৃত কারখানার তথ্য তাদের ওয়েবসাইটে প্রদর্শন করা হচ্ছে এফএফসি ফেয়ার ফ্যাক্টরি ক্লিয়ারিং হাউজ নামে। যে কোন ব্র্যান্ড এসব কারখানা সম্পর্কে তথ্য নিতে পারেন। বিশ্বের আর কোথাও এমন স্বচ্ছতা নেই বলেও দাবি করেন তিনি। এরপরও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে স্বীকার করে তিনি বলেন রাতারাতি সব সম্ভব নয়। এ জন্য সময় লাগবে। অবশ্য শ্রমিকপক্ষের দাবি এই পরিবর্তন মূলত বিদেশি ব্র্যান্ড ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পক্ষের চাপে বাধ্য হয়ে। ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে গার্মেন্টস শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ৩ হাজার টাকা থেকে বেড়ে ৫ হাজার ৩শ টাকা হয়েছে। ২০১৩ সালে শ্রম আইন সংশোধন হয়েছে। সংশোধিত শ্রম আইনে কারখানার শ্রমিকদের অবাধে ট্রেড ইউনিয়ন করার স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে। সংশোধিত শ্রম আইনে শ্রমিকদের জন্য আরো বেশকিছু ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। প্রতিটি কারখানার শ্রমিকদের জন্য কেন্দ্রীয় তথ্যভাণ্ডার তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। যদিও এ কাজটি সরকার না মালিকপক্ষের এমন ঠেলাঠেলিতে তা ঝুলে রয়েছে এক বছরের বেশি সময় ধরে। ২ শতাধিক কারখানা পরিদর্শক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। ট্রেড ইউনিয়ন নিবন্ধনের পরিমাণ বেড়েছে। তবে রানা প্লাজার পর যে অগ্রগতিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয় তা হলো ইউরোপ ও আমেরিকার ক্রেতাদের উদ্যোগে কারখানা পরিদর্শন। ইউরোপিয় ইউনিয়ন আইএলও ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ উদ্যোগে গঠিত হয়েছে সাসটেইন্যাবিলিটি কমপ্যাক্ট। কারখানার সার্বিক পরিস্থিতি দেখভালের লক্ষ্যে গঠিত হয়েছে জাতীয় ত্রিপক্ষীয় কমিটি এনটিপিএ। ক্ষতিগ্রস্তদের ৭০ শতাংশ ক্ষতিপূরণ আইএলও এবং ইন্ডাস্ট্রিঅল গ্লোবাল ইউনিয়নের উদ্যোগে গঠিত রানা প্লাজা ট্রাস্ট ফান্ড থেকে এ পর্যন্ত নিহত শ্রমিকের পরিবার ও আহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণের ৭০ শতাংশ দেয়া হয়েছে। তবে ব্র্যান্ডগুলো থেকে কাঙ্ক্ষিত অর্থ না আসায় পুরো ক্ষতিপূরণে দেয়া সম্ভব হয়নি। কয়েক ধাপে এ অর্থ দেয়া হয়। সমপ্রতি ২৮শ জনকে ক্ষতিপূরণের ৩০ শতাংশ অর্থ পরিশোধ করা হয়। এর আগে কয়েক কিস্তিতে ৪০ শতাংশ অর্থ পরিশোধ করা হয়েছে। রানা প্লাজার আহত শ্রমিক ও নিহতদের পরিবারপরিজন মিলিয়ে এ পর্যন্ত ৫ হাজার সদস্য দাবিনামা পূরণ করেন। তাদের সবার জন্য পৃথক ব্যাংক হিসাব খোলা হয়েছে। এর মধ্যে যারা সুস্থ হয়েছেন তাদের বাদ দিয়ে ২ হাজার ৮শ জন দাবিনামা অনুযায়ী ক্ষতিপূরণের অর্থ পাচ্ছেন। সমন্বয় কমিটির হিসাব অনুযায়ী প্রতি নিহত শ্রমিকের ক্ষতিপূরণ হবে কমপক্ষে ১০ লাখ টাকা। ওই অর্থ নিহত শ্রমিকের ওপর নির্ভরশীল পরিবারের সদস্যদের সংখ্যার ভিত্তিতে বন্টন করে দেয়া হচ্ছে। এ জন্য এখনো ৯০ লাখ ডলারের ঘাটতি আছে। দীর্ঘদিন ধরেই ক্রেতা ও ব্র্যান্ড তহবিলে কোন অর্থ দিচ্ছে না। কিছু ব্র্যান্ড অঙ্গীকার করলেও তারা অর্থ ছাড় করেনি। ক্ষতিপূরণের প্রয়োজনীয় অর্থ ছাড়ের জন্য ক্লিন ক্লথ্স্ ক্যাম্পেইনসহ কয়েকটি আন্তর্জাতিক শ্রমিক অধিকার সংগঠন সোচ্চার রয়েছে। বেড়েছে ট্রেড ইউনিয়ন রানা প্লাজা ধসের পর থেকে আন্তর্জাতিক চাপে শ্রম আইন সংশোধন করা হয় ২০১৩ সালে। সংশোধিত আইনে ট্রেড ইউনিয়নের বিষয়টিকে স্বীকৃতি দেয়া হয়। এরপর থেকেই বাড়তে থাকে কারখানায় ট্রেড ইউনিয়নের সংখ্যা। দুই বছরে ২৯৮টি ট্রেড ইউনিয়ন নিবন্ধন পেয়েছে। আরো ৬১টি ট্রেড ইউনিয়ন নিবন্ধনের প্রক্রিয়ায় রয়েছে। এর আগে ১২ বছরে ট্রেড ইউনিয়ন ছিল মাত্র ১৩৮টি। তবে ট্রেড ইউনিয়নের ক্ষেত্রে এখনো বাধা রয়েছে বলে অভিযোগ শ্রমিকদের। তাদের অভিযোগ গুরুত্বহীন কারণ দেখিয়ে ট্রেড ইউনিয়ন আটকে দেন নিবন্ধনকারী কর্মকর্তা যুগ্ম শ্রম পরিচালক। ট্রেড ইউনিয়নের জন্য স্বাক্ষরকারী শ্রমিকদের মালিকপক্ষের সামনে সাক্ষাত্কার বা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ফলে অনেকে ভয়ে ট্রেড ইউনিয়নের কথা অস্বীকার করেন। তবে এ বিষয়ে বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেন শ্রমিকরা চাইলে ট্রেড ইউনিয়ন হবে। না চাইলে জোর করে তো হবে না। তাদেরকে অবশ্যই আইনগত প্রক্রিয়ায় এগুতে হবে। ৩ হাজার টাকা থেকে মজুরি বেড়ে ৫৩০০ টাকা রানা প্লাজার পর বাংলাদেশের গার্মেন্টস খাতের শ্রমিকদের সবচেয়ে কম মজুরির বিষয়টি বিশ্ব মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়। এরপর সরকার নতুন মজুরি কমিটি গঠন করে ৩ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে সর্বনিম্ন মজুরি ৫ হাজার ৩শ টাকা করে। তবে শ্রমিক নেতারা বলছেন বর্ধিত বাড়িভাড়া দ্রব্যমূল্যে ঊর্ধ্বগতি শ্রমিকদের বর্ধিত মজুরির সুবিধা থেকে বঞ্চিত করেছে। ইন্ডাস্ট্রিঅল বাংলাদেশ কাউন্সিলের মহাসচিব রায় রমেশ বলেন মজুরি টাকার অঙ্কে বাড়লেও প্রকৃত অর্থে বাড়েনি। শ্রমিকদের রক্ষায় সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনির উদ্যোগ নিতে হবে। রেশন ব্যবস্থা ডরমিটরির ব্যবস্থা করতে হবে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে। অ্যাকর্ডঅ্যালায়েন্সের পরিদর্শন শেষে চলছে কারখানার সংস্কার রানা প্লাজার দুর্ঘটনার পর আন্তর্জাতিক চাপে ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর উদ্যোগে গঠিত হয় অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স। এ দুটি জোট এ পর্যন্ত অন্তত ১ হাজার ৭শ কারখানা পরিদর্শন করেছে। মূলত কারখানা ভবনের কাঠামো অগ্নি ও বৈদ্যুতিক ত্রুটির বিষয়টি পরীক্ষা করে কী ধরনের সংশোধন কার্যক্রম চালাতে হবে তা তারা ঠিক করে দিচ্ছেন। এর মধ্যে অতি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ৩২টি কারখানা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। অন্য কারখানাগুলোকে ঝুঁকির মাত্রা বিবেচনায় সংস্কারের পরিকল্পনা ঠিক করে দেয়া হয়েছে। তবে এ দুটি জোটের পরিদর্শনের আওতার বাইরে থাকা কারখানাগুলোও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও সরকার ও মালিকপক্ষের উদ্যোগে গঠিত জাতীয় ত্রিপক্ষীয় কমিটির এনটিপিএ উদ্যোগে পরিদর্শন করা হচ্ছে। অবশ্য কারখানা পরিদর্শন নিয়ে মালিকপক্ষ ও পরিদর্শক দলের মধ্যে ঠাণ্ডা লড়াই চলছে। মালিকপক্ষ বলছেন সংস্কারের ক্ষেত্রে ব্র্যান্ডগুলো অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি দিলেও এখন তারা তা মানছেন না। অন্যদিকে তাদের কর্মপরিকল্পনার বাইরেও এখন নতুন নতুন শর্ত জুড়ে দিচ্ছেন। তবে এতকিছুর পরও বেশকিছু চ্যালেঞ্জ এখনো রয়ে গেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। রানা প্লাজা ধসের পর যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে দেয়া জিএসপি শুল্কমুক্ত সুবিধা স্থগিত করে। অবশ্য বাংলাদেশি পোশাক দেশটির বাজারে এ সুবিধা আগেও পেত না। পরিস্থিতির উন্নয়নের জন্য দেশটি বাংলাদেশকে ১৬টি কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের শর্ত দেয়। এসব শর্তের বেশিরভাগই বাস্তবায়ন হয়েছে। তবে শ্রমিকদের কেন্দ্রীয় তথ্য ভাণ্ডারের কাজটি এক বছর ধরে ঝুলে থাকা শ্রম আইনের বিধি এখনো সম্পন্ন করতে না পারার মত বেশকিছু চ্যালেঞ্জ মোটা দাগে রয়ে গেছে। রানা প্লাজা পরবর্তী গত দুই বছরের অগ্রগতি কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে দেশিয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন শ্রম অধিকার সংগঠন। জেনেভাভিত্তিক আন্তর্জাতিক শ্রম অধিকার সংগঠন ইন্ডাস্ট্রিঅল গ্লোবাল ইউনিয়ন ইউনি গ্লোবাল ইউনিয়ন ক্লিন ক্লথস্ ক্যাম্পেইনসহ বেশকিছু সংগঠন রানা প্লাজার ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় ব্র্যান্ডদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ে উদ্যোগী হয়েছে। ইন্ডাস্টিঅল বাংলাদেশ কাউন্সিলের মহাসচিব রায় রমেশ চন্দ্র মনে করেন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন হলো মালিকপক্ষের মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তন। ধীরে হলেও কমপ্লায়েন্সের অগ্রগতির বিষয়গুলো সঠিক পথেই এগুচ্ছে। তবে এ খাতের আমূল পরিবর্তনের জন্য ২ বছর সময় যথেষ্ট নয়। ৩০ বছরের পুঞ্জিভূত সমস্যার সমাধান ২ বছরে হয়ে যাবে এমনটি আশা করা ঠিক হবে না। ১৯১১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রায়াঙ্গল দুর্ঘটনার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে তিনি বলেন ওই অবস্থা থেকে সেখানে সহনীয় শিল্প এলাকা গড়ে তুলতে দেশটির ৫ বছর সময় লেগেছিল। বাংলাদেশেও শ্রমিকদের অগ্রগতির জন্য চারটি বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেন তিনি। এগুলো হলো সরকারের পক্ষ থেকে শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের ক্ষেত্রে পরিবেশ তৈরি করা মালিকপক্ষ শ্রমিকদের উত্পাদনের অংশীদার হিসেবে বিবেচনা করা গঠনমূলক ও দায়িত্বশীল ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করা এবং ব্র্যান্ডগুলোর পোশাকের উচিত মূল্য দেয়া। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6456.csv b/Bangla_fin_news_articles/6456.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f2ef5e43701588cc96a59d2b8095b04e5238b5f0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6456.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6456,অশুল্ক বাধার কারণে ভারতে রপ্তানি বাড়ছে না সিপিডি,2015-04-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারতের বাজারে বাংলাদেশকে শূন্য শুল্কসুবিধা দেয়া হলেও অনেক অশুল্ক বাধার কারণে রপ্তানি বাড়ছে না। বিশেষ করে ভারত থেকে বাধ্যতামূলক পণ্যের মানসনদ গ্রহণের জটিলতা রয়েই গেছে। অনেক ক্ষেত্রে এই মানসনদ জোগাড় করা সম্ভব হলেও ভারতীয় সীমান্তে শুল্ক কর্মকর্তারা সেটি গ্রহণ করছে না। সেই সাথে পণ্যের মোড়কে বাধ্যতামূলক শর্ত পণ্যের গুণগত মাননির্ধারণে দুই দেশের ভিন্নতাসহ অনেক অশুল্ক বাধা রয়েছে। এ ধরনের অশুল্ক বাধা কাটাতে বাংলাদেশের মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইকে আরো আধুনিকায়ন বিনিয়োগকারীদের যথাযথ প্রশিক্ষণসহ রাজনৈতিক উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন। শনিবার রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারইনেসিপিডি আয়োজিত ননট্যারিফ ব্যারিয়ার ইন বাংলাদেশইন্ডিয়া ট্রেড অ্যাড্রেসিং এসপিএস ইস্যুস অ্যান্ড কনসার্ন শীর্ষক সংলাপে বক্তারা এ কথা বলেন। ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কর্মাসবাংলাদেশের আইবিএফবি প্রেসিডেন্ট মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে সংলাপে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অমিতাভ চক্রবর্তী সম্মানীত অতিথি ছিলেন। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেনসিপিডির গবেষক খালেদা আক্তার। মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন এমসিসিআইর সাবেক প্রেসিডেন্ট এম আনিসউদদৌলা ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান সাবেক চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান ফরেন ট্রেড ইন্সটিটিউটের সিইও ড. মোস্তফা আবিদ খান বিল্ড এর সিইও ফেরদৌস আরা সাবেক বাণিজ্য সচিব সোহেল আহমেদ চৌধুরী ঢাকা চেম্বারের সহসভাপাতি হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী প্রাণ আরএফএল গ্রুপের জিএম তানভির ইসলাম প্রমুখ। মুক্ত আলোচনায় তারা বলেনবিশ্বের অন্যান্য দেশের মানসনদ নিয়ে বাংলাদেশে পণ্য প্রবেশ করতে দেয়া হলেও ভারতে এ সুযোগ নেই। অনেক সময় সীমান্তবর্তী এলাকায় পণ্য পাঠাতে পণ্যের মান সনদ নিতে দিল্লি পর্যন্ত যেতে হয়। ক্ষেত্র বিশেষে ১৫ দিনের বেশি সময় লেগে যায়। এ ছাড়া কৃষিপণ্যের গুণগত মানের জন্য স্যানিটারি অ্যান্ড ফাইটোস্যানিটারি এসপিএস বিষয়গুলোও অশুল্ক বাধা হয়ে দেখা দিয়েছে। এগুলো দূর করা প্রয়োজন। দেশের রপ্তানি কাজে জড়িত প্রতিষ্ঠানের মান উন্নয়নের পাশাপাশি দুই দেশের রজনৈতিক পর্যায়ে উদ্যেগ নেয়া প্রয়োজন। সিপিডির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমান বলেন ভারত আমাদের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্য সহযোগী দেশ। ভারতের সঙ্গে আমাদের বড় ধরনের বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে। তবে বাংলাদেশ থেকে ভারত তার আমদানির মাত্র ১ শতাংশের ১০ ভাগের এক ভাগ পণ্য আমদানি করে। কিছু সমস্যার কারণে অনেক শুল্কমুক্ত পণ্য ভারতে রপ্তানি হতে বাধা গ্রস্ত হচ্ছে। এ সব সমস্যা দূর করতে প্রাতিষ্ঠানিক শক্তিশালিকরণের পাশাপাশি উভয় দেশের বর্ডারে কাস্টমসের ঝামেলা দূর করতে হবে। তবে সবার আগে প্রয়োজন একটি দ্বিপক্ষীয় এসপিএস বিষয়ক চুক্তি। এটা উভয় দেশের মধ্যে হতে পারে অথবা চাইলে সার্কের আওতায় সাফটার মাধ্যমে আঞ্চলিক চুক্তিও করা যেতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6457.csv b/Bangla_fin_news_articles/6457.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ad4128f402362d707f806363fc88ad5b683d13dd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6457.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6457,পুঁজিবাজার গত সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে,2015-04-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে গত সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গেল সপ্তাহে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৭১০ কোটি ৩ লাখ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৬৮১ কোটি ৫৪ লাখ টাকার। অর্থাত্ গেল সপ্তাহে ডিএসইতে মোট লেনদেন বেড়েছে ২৮ কোটি ৪৮ লাখ টাকার বা ১ দশমিক ৬৯ শতাংশ। আর গড় দৈনিক লেনদেন বেড়েছে প্রায় ২৭ শতাংশ। আর গত সপ্তাহে ডিএসই ব্রড ইনডেক্স বা ডিএসইএক্স বেড়েছে ২৭ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট। ডিএস৩০ সূচক কমেছে ২ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছেগেল সপ্তাহে প্রকৌশল খাতে গড়ে প্রতিদিন ৫৯ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। অর্থাত্ লেনদেন বেড়েছে প্রায় ৬১ শতাংশ। গত সপ্তাহে বস্ত্র খাতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪৭ কোটি ৮৯ লাখ টাকার যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া সিরামিক খাতে লেনদেন বেড়েছে ১৩৭ শতাংশ। পাট খাতে লেনদেন বেড়েছে ৯৯ শতাংশ। সেবা ও আবাসন খাতে লেনদেন বেড়েছে ৯৭ শতাংশ। পেপার ও প্রিন্টিং খাতে লেনদেন বেড়েছে ৭৮ শতাংশ। এ ছাড়া বিবিধ খাতে ৫৮ শতাংশ এনবিএফআই খাতে ৫৪ শতাংশ খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ৪৯ শতাংশ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতে ১৮ শতাংশ আইটি খাতে ১৪ শতাংশ ব্যাংক খাতে ১২ শতাংশ এবং ভ্রমণ ও আবাসন খাত এবং টেলিকমিউনিকেশন খাতে ৯ শতাংশ করে লেনদেন বেড়েছে। এ দিকে অলিম্পিক এক্সেসরিজের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও আবেদন এবং অর্থ জমা রবিবার থেকে শুরু হচ্ছে। চলবে ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত। প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য এই সুযোগ থাকবে ২ মে পর্যন্ত। এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৫৩৯তম সভায় এ কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়। কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে ২ কোটি শেয়ার ছেড়ে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে শেয়ার ইস্যু করা হবে। ২০১৪ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী অলিম্পিক এক্সেসরিজের শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৩ পয়সা। নেট এসেট ভ্যালু এনএভি হয়েছে ১৬ টাকা ৩৪ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6458.csv b/Bangla_fin_news_articles/6458.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dc910919fe00a1193280987edb7de4c73edbf855 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6458.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6458,অর্থনীতিতে মত্স্য খাতের সম্ভাবনা,2015-04-18,রেজাউল করিম খোকন,মত্স্য সম্পদ আহরণ এবং মত্স্য উত্পাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় আলাদা গতির সঞ্চার করতে উদ্যোগী হয়েছে সরকার। বাংলাদেশের মত্স্যখাতে বঙ্গোপসাগর দেশের বিভিন্ন নদী খাল বিল হাওর পুকুর দীঘিগুলো বিশাল ভাণ্ডার হিসাবে বিবেচিত হলেও নানা অব্যবস্থা অসচেতনতা প্রশাসনিক দুর্বলতা দুর্নীতি পুঁজি ও উদ্যোক্তার অভাবে এই ভাণ্ডার পরিপূর্ণভাবে উত্পাদনে ভূমিকা রাখতে পারছে না। বর্তমানে ২৫০ জাতের মিঠা পানির মাছ এবং বিপরীতে সাগরে রয়েছে অন্তত ৪৩৫ প্রজাতির মাছ। এখন বঙ্গোপসাগরে প্রতিবছর ৮০০ মিলিয়ন মেট্রিক টন মাছ ধরা পড়ে। এর মধ্যে মাত্র শূন্য দশমিক ৭০ মিলিয়ন টন মাছ বাংলাদেশের মত্স্যজীবীরা আহরণ করে। যার সঙ্গে উপকূলীয় অঞ্চলের প্রায় ৩০ লাখ মানুষের জীবিকা জড়িত। ভারত ও মিয়ানমারের কাছ থেকে মীমাংসিত সমুদ্রসীমায় মাছের উত্পাদন বাড়াতে উদ্যোগ গ্রহণ করছে মত্স্য ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রণালয়। এ জন্য সমুদ্রসীমায় দস্যুতা ও বিদেশি ট্রলারের অনুপ্রবেশ রোধে জনবল বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে। বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার মধ্যে যে বিশাল পরিমাণ মত্স্যসম্পদ রয়েছে তা আহরণ করতে পারছে না এখানকার জেলেরা। ৮০০ মিলিয়ন মেট্রিক টন মাছের মধ্যে তারা মাত্র ৭০ মিলিয়ন টন মাছ ধরতে পারছে। অবশিষ্ট মাছের বড় অংশই ধরে নিয়ে চলে যাচ্ছে থাইল্যান্ড মিয়ানমার ভারত ও অন্যান্য পার্শ্ববর্তী দেশের সশস্ত্র জেলেরা। বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের সামুদ্রিক মাছের বিশাল চাহিদা রয়েছে। আধুনিক যান্ত্রিক সুযোগসুবিধাকে কাজে লাগিয়ে এবং আমাদের জেলেদের দক্ষতা ও সক্ষমতাকে বাড়িয়ে সামুদ্রিক মত্স্য আহরণের পরিমাণ অনেকগুণ বাড়ানো সম্ভব। দ্রুততম সময়ের মধ্যে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার জটিলতা দূর করতে উদ্যোগী হয়েছে সরকার। চিংড়ি ও মত্স্যসংক্রান্ত জাতীয় কমিটির সভায় প্রধানমন্ত্রী চিংড়ি চাষিদের এক অঙ্কের সুদের ঋণ দেয়া মত্স্য অধিদপ্তরের জনবল বাড়ানো হালদা নদী রক্ষা ও তিস্তা ব্যারেজ এলাকায় মাছ চাষের বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করায় মত্স্যখাতে উত্পাদন বৃদ্ধির বিরাট সুযোগ সৃষ্টি হবে বলে আশা করা যায়। তিনি ইলিশ ট্রাস্ট ফান্ড গঠনের প্রস্তাব পরীক্ষার জন্যও বলেছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশে মাছের উত্পাদন উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। কৃষির অন্যান্য খাতউপখাতের তুলনায় মাছের উত্পাদন বাড়ার হার বেশি। ২০১৩১৪ অর্থবছরে বাংলাদেশে মাছের উত্পাদন হয়েছে ৩৫ লাখ ৪৮ হাজার মেট্রিক টন। অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয় থেকে মাছ উত্পাদনে বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। অভ্যন্তরীণ বন্ধ জলাশয় থেকে মাছ উত্পাদনে বাংলাদেশ পঞ্চম। মোট দেশজ উত্পাদনে মাছের অবদান ৩ দশমিক ৬৯ শতাংশ। দেশের মোট ১ কোটি ৮০ লাখ মানুষ মত্স্যখাতের ওপর নির্ভরশীল। বিগত পাঁচ বছরে এখাতে বছরে সাড়ে ছয় লাখের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6459.csv b/Bangla_fin_news_articles/6459.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cb71a43e7bf3dda026c6da754bf0024d2b206549 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6459.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6459,আইএমএফএর প্রাক্কলন,2015-04-18,শফিকুর রহমান রয়েল,আগামী দুুই বছর বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গতি আরেকটু বাড়বে। তেলের মূল্যের পতন ও এবং উন্নত দেশগুলোর কৃচ্ছ্রতা কর্মসূচীগুলোয় শৈথিল্যের সূত্র ধরেই এমনটি সম্ভব হবে। কিন্তু ওয়াশিংটনভিত্তিক সংগঠনটি সম্প্রতি সতর্ক করে দিয়েছে এই বলে যে ২০০৮ সালের আর্থিক পতনের পর অধিক টেকসই উত্তরণের নিশ্চয়তা অর্জনের ব্যর্থতা বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির নড়বড়ে অবস্থাটা আরো বেশি ঝুঁকিতে পড়ার সম্ভাবনাও সৃষ্টি করেছে। আইএমএফ তার ষান্মাসিক ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক আউটলুকএ প্রাক্কলন করেছে এ বছর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার হবে ৩.৫ শতাংশ যা কিনা গত জানুয়ারির শেষ আপডেট এর সমান। তবে ২০১৬ সালে সেটি দাঁড়াবে ৩.৮। আগের প্রাক্কলনে তা আরো ০.১ শতাংশ কম ছিল। আইএমএফ সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছে যেসব জটিল শক্তি ২০১৪ সালে বৈশ্বিক কার্যক্রমকে আক্রান্ত করেছিল সেগুলোর অস্তিত্ব এখনও বহাল রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মুদ্রার বিনিময় হারের ব্যাপক উঠানামা এবং পতনশীল দ্রব্যমূল্য। আইএমএফ আরো জানিয়েছে বিস্তৃত ঋণের পাহাড় এবং ইউরোপ আমেরিকা ও জাপানের বুড়িয়ে যাওয়া জনসংখ্যার মতো দীর্ঘমেয়াদী ইস্যুগুলো অনেক দেশের উত্পাদনমূলক সক্ষমতাকে কমিয়ে দিয়েছে। এর আগে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা ডব্লিউটিএ তাদের ভবিষ্যদ্বাণী সংশোধন করে জানিয়েছে এ বছর বৈশ্বিক বাণিজ্য প্রবৃদ্ধি ৪ শতাংশ নয় প্রকৃতপক্ষে তা হবে ৩.৩ শতাংশ। ডব্লিউটিএ আগের বছরেও তাদের ভবিষ্যদ্বাণী ৩.১ শতাংশ থেকে ২.৮ শতাংশ করেছিল। সংস্থাটির মহাপরিচালক রবার্তো আজেভেদো মন্তব্য করেছেন আমরা আশা করি বাণিজ্যে ধীর উত্তরণ চলতেই থাকবে কিন্তু অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির নড়বড়ে অবস্থা এবং আমাদেরকে খুব বেশি আশাবাদী হতে দিচ্ছে না। প্রায় একই মনোভাব পোষণ করছেন আইএমএফ প্রধান ক্রিস্টিন ল্যাগার্ড। তিনি বলেছেন বিশ্ব অর্থনীতিকে এখন বড়জোর মাঝারি শ্রেণির বলা চলে। এই মাঝামাঝি অবস্থা থেকে ভাল একটা পর্যায়ে যেতে হলে সরকারগুলোর প্রগাঢ় প্রচেষ্টা প্রয়োজন। দীর্ঘদিন ধরে অমীমাংসিত এমন অনেক ইস্যু রয়েছে। এগুলোর সমাধান করলে প্রবৃদ্ধি ঠিকই আগের অবস্থায় ফিরে যাবে। বিশ্ব বিনিময়ে গত বছর জুড়েই ডলারের মান চড়েছে। কিন্তু কমেছে ইউরো ও ইয়েনের মান। স্টার্লিংয়ের মান বেড়েছে অধিকাংশ মুদ্রার বিপরীতে। কিন্তু এ বছর ডলারের বিপরীতে মান কিছুটা কমেছে। আইএমএফ তার সর্বশেষ রিপোর্টে বলেছে এ বছর এবং আগামী বছর প্রবৃদ্ধির প্রশ্নে বিশ্বে ব্যাপক অসমতা বিরাজ করবে। দরিদ্রতম উন্নয়নশীল দেশগুলোয় নিম্ন প্রবৃদ্ধি থাকবে আর অধিক উন্নত দেশগুলোয় তা হবে ত্বরান্বিত। রিপোর্টে জানানো হয়েছে গত বছরের তুলনায় উন্নত দেশগুলোর অর্থনীতির চেহারা বেশি উন্নত হচ্ছে যদিও উদীয়মান বাজার ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রাক্কলিত প্রবৃদ্ধি নিম্নতর। এ তালিকায় আছে কয়েকটি বৃহত্ বাজার অর্থনীতি ও তেল রপ্তানিকারক দেশ। রিপোর্টে বিশেষ উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে রাশিয়াকে নিয়ে। তেলের মূল্য কমে যাওয়াতে আগামী দুবছরেও অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে উঠতে পারবে না তারা। গত এক বছরে ডলারের মানে দেশের অধিকাংশ চাকরিজীবীর বেতন কমেছে একতৃতীয়াংশ। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের মূল্য কমে যাওয়া ক্রিমিয়া সঙ্কটের কারণে পশ্চিমা অবরোধ এবং দুর্নীতির প্রকোপ সবকিছু মিলিয়ে রাশিয়ার অর্থনীতিতে এখন হযবরল অবস্থা বিরাজ করছে। ১৯৮০র দশকে তেলের নিম্ন মূল্য সোভিয়েত অর্থনীতিকে যেভাবে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়েছিল এবারও মনে হয় সেদিকেই এগোচ্ছে। রাশিয়ার রপ্তানি আয়ের দুইতৃতীয়াংশই আসে হাইড্রোকার্বন থেকে যা কিনা বাজেট রাজস্বের অর্ধেক। ক্রিমিয়া সঙ্কটের আগে রাশিয়া ছিল বিশ্বের অষ্টমবৃহত্ অর্থনীতি ২.৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং পৃথিবীর সবচে ধনী জাতিগুলোর ক্লাব জিএইটএর গর্বিত সদস্য। কিন্তু পশ্চিমা অবরোধ ও তেলের মূল্য দেশটির বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে জটিল করে তুলেছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট লৌহমানব ভ্লাদিমির পুতিন ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে চাচ্ছেন না এবং চালিয়ে যেতে চান একগুঁয়েমি। দক্ষিণ আমেরিকার সর্ববৃহত্ অর্থনীতির দেশ ব্রাজিলের অর্থনীতি খরার কারণে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যা দেশটিকে এ বছর মন্দার মুখে ঠেলে দিয়েছে। তবে ব্রাজিলের অর্থনীতি আগামী বছর কিছুটা হলেও ঘুরে দাঁড়াবে। ধারণা করা হচ্ছে দক্ষিণপূর্বএশিয়ার ব্যাঘ্র অর্থনীতিগুলো এ বছর থেকেই ভুগতে শুরু করবে। চীনের সঙ্গে বাণিজ্যের কারণে বেশ কিছু বছর ধরেও তাদের প্রবৃদ্ধি উচ্চ। কিন্তু চীনের প্রবৃদ্ধির চাকাই আগের মতো দ্রুতগতিতে আর ঘুরছে না। অনেকে এমনও আশঙ্কা প্রকাশ করছেন যে চীন নিম্ন প্রবৃদ্ধির দেশে পরিণত হতে পারে। উন্নত অর্থনীতিগুলো যারা তেল ও গ্যাস আমদানি করে এবং আগে উচ্চমূল্যের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হতো তাদের ব্যবসাবাণিজ্যের গতি বৃদ্ধি পাবে সামনের দিনগুলোতে আর ভোক্তারা তেলের কম মূল্যের কারণে আরো বেশি সুবিধা ভোগ করবে। জ্বালানির নিম্নমূল্য যে কয়েকটি দেশকে সবচে বেশি সুবিধা দিচ্ছে তার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র অন্যতম। বাকি বিশ্বের পণ্যদ্রব্যের জন্য ভোক্তা চাহিদার ইঞ্জিনের ভূমিকা পালন করে যাবে তারাই। প্রাক্কলন অনুযায়ী যুক্তরাজ্যের প্রবৃদ্ধিও শক্ত অবস্থানে থাকবে। দ্য গার্ডিয়ান অনুসরণে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6460.csv b/Bangla_fin_news_articles/6460.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cdd1950d59a329856cff8de16247a2ff40d3ba49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6460.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6460,ব্যবসাবাণিজ্যে আস্থা ফিরে আসছে,2015-04-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসাবাণিজ্যে আস্থা কমলেও সেটি আবার ফিরতে শুরু করেছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তা অবকাঠামো দুর্বলতাসহ নানামুখী কারণে তারা বিনিয়োগের আস্থা পাননি। আগামী মাসগুলোতে এ পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে আশা করছেন তারা। অবশ্য গত বছরের শেষ ছয় মাসে প্রত্যাশার তুলনায় বিনিয়োগ কম হয়েছে। ব্যবসায়ীদের সংগঠনগুলোর সমন্বয়ে গঠিত গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিল্ড বিজনেস ইনিশিয়েটিভ লিডিং ডেভেলপমেন্ট এর সামপ্রতিক এক জরিপে এমন চিত্র উঠে এসেছে। গতকাল মতিঝিলের ঢাকা চেম্বার অফিসে জরিপ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। ঢাকা ও চট্টগ্রামের উত্পাদন ও সেবা খাতের ৪০০ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উপর এ জরিপ চালানো হয়। গত বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত জরিপে প্রাপ্ত ফলাফলের সাথে গত জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত জরিপের ফলাফলের তুলনায় ব্যবসায়ীদের আস্থার ঘাটতির বিষয়টি উঠে আসে। তবে সর্বশেষ গত ফেব্রুয়ারিমার্চে পরিচালিত জরিপে দেখা গেছে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের আস্থা অতীতের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে। অনুষ্ঠানে ঢাকা চেম্বারের ডিসিসিআই ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হুমায়ুন রশিদ বলেন গত ৪০ বছর ধরে রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখে আসছি। এর মধ্যে থেকেই ব্যবসা করে আসছি। গত তিন মাসের বড় রকমের অস্থিরতায়ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম চালিয়েছি। আমরা এতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। তবে আশা করছি এ পরিস্থিতির উন্নতি হবে। জরিপ প্রতিবেদনের বিস্তারিত তুলে ধরেন বিল্ড এর প্রধান নির্বাহী সিইও ফেরদৌস আরা বেগম। জরিপ প্রতিবেদনে দেখা যায় গত জুলাই থেকে ডিসেম্বরে ব্যবসায়ীদের আস্থার সূচক ছিল ৯ দশমিক ৩৫। আর গত জানুয়ারি থেকে আগামী জুন নাগাদ এই আস্থার পরিমাণ সামান্য বাড়বে ৯ দশমিক ৩৭ বলে ব্যবসায়ীরা আশা করছেন। অবশ্য গত বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত এই আস্থার সূচক বেশ খানিকটা উপরে ছিল। তবে গত জুলাই থেকে ডিসেম্বরে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাঙ্ক্ষিত বিনিয়োগ আসেনি। আলোচ্য সময়ে ৪৭ শতাংশ অংশগ্রহণকারী বিনিয়োগের কথা বললেও প্রকৃতপক্ষে বিনিয়োগ করেছেন ২৮ শতাংশ। জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয় ব্যবসায়ীরা রাজনৈতিক অস্থিরতা নিয়ে উদ্বিগ্ন। এছাড়া বিদ্যুতের দাম পরিবহন ব্যবস্থা ও ব্যয় দুর্নীতি ব্যাংকের সুদের হার জ্বালানি তেলের দাম ও ব্যবসায়ের উপর করের হার নিয়েও তাদের উদ্বেগ রয়েছে। একই সঙ্গে অবকাঠামো দুর্বলতা অর্থায়ন আইনগত ও ব্যবসায়িক পরিবেশ এবং বিদ্যমান নিয়মনীতি নিয়ে তাদের আস্থার ঘাটতি রয়েছে। তবে শ্রমিক মালিক সম্পর্কের উন্নতি কর্মসংস্থান বাণিজ্যিক সুযোগ যোগাযোগ বিদ্যুত্ ও পানির সরবরাহ ও ইন্টারনেট সংযোগসহ কয়েকটি বিষয়কে ব্যবসায়ীরা অতীতের চেয়ে বেশি ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন। জরিপে অংশ নেয় খাদ্য বস্ত্র খাত গার্মেন্টস চামড়া ওষুধ ও কেমিক্যাল ইলেক্ট্রনিক্স ও হালকা প্রকৌশল খাত পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান হোটেল রেস্তোরাঁ পরিবহন আবাসন ও তথ্য প্রযুক্তি খাতের ৪০০ প্রতিষ্ঠান। আলোচনায় অংশ নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আবুল কাশেম বলেন নতুন ব্যবসা আসছে। তবে সমস্যা হলো দুর্নীতি আর অবকাঠামোর দুর্বলতা। এগুলো ঠিক হলে বিনিয়োগ আরো বাড়বে। এ সময় ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে ভ্যাটট্যাক্সের হারসহ নানামুখী সমস্যা তুলে ধরেন। এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক আব্দুস সালাম বলেন কর ব্যবস্থাপনায় স্থিতিশীলতা না আসলে ব্যবসায়ীদের জন্য পরিস্থিতি কঠিন হচ্ছে। এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিল্ড এর চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহীম বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি অমিতাভ চক্রবর্তী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6461.csv b/Bangla_fin_news_articles/6461.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f93eb6d339b5a952a631f70a1047ad77aa10e125 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6461.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6461,আইসিটি খাতকে করমুক্ত ঘোষণার দাবি,2015-04-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের দারিদ্র্য নিরসন সম্ভাবনাময় তরুণদের পৃষ্ঠপোষকতা বিশেষত আইসিটি খাতকে আগামী ১০ বছরের জন্য করমুক্ত ঘোষণা এবং নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নের প্রতি গুরুত্ব দেয়ার জন্য প্রস্তাব করেছে দি ইনস্টিটিউট অব কস্ট এন্ড ম্য্যানেজমেন্ট একাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ আইসিএমএবি। আসছে ২০১৫১৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটকে সামনে রেখে বুধবার ইনস্টিটিউটের রুহুল কুদ্দুস মিলনায়তনে এক প্রাকবাজেট আলোচনা সভার আয়োজন করে। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. মির্জা আজিজুল ইসলাম অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআরএর সদস্য ইন্টারন্যাশনাল ট্যাক্সেস চৌধুরী আমির হোসেন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবু আহমেদ দি ফাইনান্সিয়াল এক্সপ্রেসএর সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন এবং সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ সিপিডিএর অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম আলোচনা সভায় রিসোর্স পার্সন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইসিএমএবিএর প্রেসিডেন্ট আবু সাইদ মো. শায়খুল ইসলাম এফসিএমএ এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন আইসিএমএবি সচিব আব্দুর রহমান। সার্বিক উন্নয়নকে বেগবান করতে সরকারিবেসরকারি অংশীদারিত্বমূলক উন্নয়ন নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুত্ ও গ্যাস সরবরাহ এবং শিল্পায়নের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে প্রতিষ্ঠানটি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. মির্জা আজিজুল ইসলাম বলেন আগামী বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী মানব সম্পদ উন্নয়ন এবং নির্ধারিত সময়ে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়ার প্রতি গুরুত্ব দেন। দেশে বিদ্যমান আয় বৈষম্য দূরীকরণের মাধ্যমে তিনি সমাজের ধনীগরীবের ব্যবধান কমানোর আহ্বান জানান। একই সাথে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে আগামী বাজেটে কার্যকর কর্মসূচি গ্রহণ করা যেতে পারে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6462.csv b/Bangla_fin_news_articles/6462.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..24c845e32ca447a1e78df2dc30a6cf55aa37d494 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6462.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6462,শিপইয়ার্ডে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও তেল দূষণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর,2015-04-17,চট্টগ্রাম অফিস,বাংলাদেশের শিপইয়ার্ডগুলোতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও তেল দূষণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে উন্নতমানের প্রশিক্ষণের জন্য বাংলাদেশ শিপ ব্রেকার্স অ্যাসোসিয়েশন বিএসবিএ ও ক্রিয়েটিভ কনসালটেন্টসের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চট্টগ্রামে গত সোমবার এক অনুষ্ঠানে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন বিএসবিএর প্রেসিডেন্ট মো. আবু তাহের ও ক্রিয়েটিভ কনসালটেন্টসর ধরমেশ জানি। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বিএসবিএর সাবেক প্রেসিডেন্ট হেফাজতুর রহমান সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট কামাল উদ্দিন ইসি সদস্য জহিরুল ইসলাম রিংকু এনইউএম জাহাঙ্গীর চৌধুরী নাঈম শাহ ইমরান আশিকুর রহমান লস্কর উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য ইইউ পার্লামেন্টেরিয়ান মেম্বার জিন ল্যম্বার্ডের নেতৃত্বে রাজকীয় ডাচ দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত জার্মান চার্জ দ্য এফেয়ার্সসহ একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিনিধিদল দেশের শিপইয়ার্ডগুলো পরির্দশন করেন। এ সময় পিএইচপি শিপইয়ার্ড দেখে পরিবেশগতভাবে সন্তোষজনক বলে ইয়ার্ডটির প্রশংসা করেন। সেই সাথে এই ইয়ার্ডকে মডেল হিসাবে আখ্যায়িত করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6463.csv b/Bangla_fin_news_articles/6463.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f95bec793f2ec62fa7716b4a221398e6165addee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6463.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6463,পুঁজিবাজারের লেনদেনে আশার ঝলক,2015-04-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেএসঅ্যান্ডপি ডাও জোন্স ইনডিসেস দ্বারা তৈরিকৃত এবং ডিএসইর ইনডেক্স কমিটির সার্বিক মতামত অনুযায়ী ইফাদ অটোস কোম্পানি ডিএসই ব্রড ইনডেক্সে ডিএসইএক্স অন্তর্ভুক্ত হবার যোগ্যতা অর্জন করেছে। আগামী রবিবার থেকে সূচকে কোম্পানিটির অন্তর্ভুক্তি কার্যকর হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6464.csv b/Bangla_fin_news_articles/6464.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b662068441c4d7307daac48cc072dc373fb9dd9a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6464.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6464,রাষ্ট্রায়ত্ব পাঁচ ব্যাংককে সতর্ক করলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2015-04-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মুদ্রা পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে রাষ্ট্রায়ত্ব পাঁচ ব্যাংকের কোন অগ্রগতি নেই। সম্প্রতি এ খাতের ব্যাংকগুলোতে তদন্ত করে এমন তথ্য পেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ। তাই ওই পাঁচ ব্যাংককে সতর্কবার্তা দেয়া হয়েছে। আর তাদের কর্মকাণ্ডে অসন্তোষ জানিয়ে দ্রুত উন্নতির নির্দেশনাও দিয়েছে বিএফআইইউ। একইসঙ্গে ২০১৫ সালের জন্য প্রতিটি ব্যাংককের কর্মপরিকল্পনা তৈরি করে জমা দিতে বলা হয়েছে ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের। জানা গেছে সম্প্রতি সোনালী জনতা অগ্রণী রূপালী ও বেসিক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও বিভিন্ন শাখায় মুদ্রা পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ ব্যবস্থাপনার তদন্ত করে ব্যাংকগুলোর রেটিং তৈরি করেছে বিএফআইইউ। তদন্তে এএমএল নামের রেটিংয়ে প্রতিটি ব্যাংকের অবস্থা অসন্তোষজনক আনস্যাটিসফ্যাক্টরি পেয়েছে বিএফআইইউ। এ বিষয়ে বিএফআইইউ উপপ্রধান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. মাহফুজুর রহমান বলেন রাষ্ট্রীয় মালিকানার ব্যাংকগুলোকে সফটওয়্যারজনিত কারনে গো এএমএল বাস্তবায়নে কিছু সমস্যা হচ্ছে। তবে সেসব সমস্যা সমাধান করে এএমএল রেটিং মান উন্নয়নের জন্য কিছু পরামর্শ দেয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে সে অনুযায়ী তারা কাজ শুরু করেছে। আশা করা হচ্ছে ব্যাংকগুলোর দ্রুত উন্নতি হবে। এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানার ব্যাংকগুলোর সংশিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন মুদ্রা পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিভাগ থাকলেও পর্যাপ্ত জনবল নেই। ব্যাংকগুলোর অধিকাংশ শাখা এখনও অনলাইনে আসেনি। এ কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক গো এএমএল সফটওয়্যার চালু করলেও তাদের রিপোর্টিং হচ্ছে সনাতন পদ্ধতিতে। আবার অনেক শাখায় প্রতিবেদনযোগ্য নগদ লেনদেন সিটিআর ও সন্দেহজনক লেনদেন এসটিআর হলেও তার বিএফআইইউতে জানানো হচ্ছে না। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে গত ডিসেম্বর শেষে এ পাঁচ ব্যাংকের শাখা দাঁড়িয়েছে তিন হাজার ৬৩০টি। দেশের ব্যাংকিং খাতের মোট শাখার প্রায় অর্ধেক এসব ব্যাংকের নেটওয়ার্কভুক্ত। ২০১৪ সালে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মুদ্রা পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ মানদণ্ডে গ্রে থেকে গ্রিন স্তরে উন্নীত হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6465.csv b/Bangla_fin_news_articles/6465.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3acbf8e41801ac814ff5686013409ce96d773761 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6465.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6465,৯ মাসের হিসেবে প্রবৃদ্ধি হয়েছে সাড়ে ৬ শতাংশ,2015-04-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস নিয়ে বিশ্বব্যাংকের তথ্য সঠিক নয় দাবি করেছেন পরিকল্পণামন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হিসেবে জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয়েছে সাড়ে ৬ শতাংশ। চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রবৃদ্ধির এ হিসেব পাওয়াগেছে। অর্থবছরের শেষ দিকে এর পুরো হিসেব পাওয়া যাবে। বুধবার রাজধানীর শেরে বাংলানগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরো দাবী করেন হরতালঅবরোধ দেশে সামান্য ক্ষতি হয়েছে। এটা কোন ভাবে জিডিপির শুন্য দশমিক এক শতাংশের বেশি নয়। তবে হরতালে অনেক মানুষ পুড়ে মারা গেছে এটি দেশের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে আউশ আমন উত্পাদন বিগত কয়েকবছরের তুলনায় বেড়েছে। আমদানিরপ্তানি বেড়েছে যার ফলে মূল্য সংযোজন বেড়ে প্রবৃদ্ধিও বেড়েছে। তাছাড়া বিভিন্ন খাতে সরকারি ব্যয় বিদ্যুত্ গ্যাসসহ বিভিন্ন উপাদান মূল্যসংযোজন করে প্রবৃদ্ধি বাড়িয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বব্যাংকের জিডিপি নিয়ে মন্তব্যকে ধারণাপ্রসূত উল্লেখ করে পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন বিশ্বব্যাংক বছরের শুরুতে বলেছিলো আমাদের এবছর ৬.৬ ভাগ প্রবৃদ্ধি হবে। এখন বলছে ৫.৬ ভাগ। তবে অরাজকতার কারণে আমাদের পরিবহনখাতে ব্যয় বেড়েছে। আর কিছু নিরীহ মানুষ মারা গেছে যা মোটেই কাম্য নয়। মন্ত্রী জিডিপির বিভিন্ন খাতে নয় মাসে অগ্রগতি নিয়ে বলেন কৃষি খাতে আউশ আমন একই সময়ে গত অর্থ বছরে উত্পাদন ছিল একশ ৫৩ লাখ মেট্রিক টন। এ বছর তা দাঁড়িয়েছে একশ পঞ্চান্ন লাখ মেট্রিক টনে। শিল্প খাতে এ পর্যন্ত প্রবৃদ্ধি ৯.৩৮ ভাগ। এসএমই খাতে এই প্রবৃদ্ধি ১০.৬৬ ভাগ। বিদ্যুতে জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৬.৫৮ ভাগ। নির্মাণ খাতে এ প্রবৃদ্ধি ক্লিংকারএর ক্ষেত্রে ১৬.২৬ ভাগ ।অপরদিকে লোহা ও ষ্টীলের ক্ষেত্রে তা ১৪.১২ ভাগ। পাইকারী ও খুচরা ব্যবসা উপখাতে এ বছর প্রবৃদ্ধি ৮.৫৪ ভাগ। তবে এটা সত্য পরিবহণ খাতে প্রবৃদ্ধি নগন্য। বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন বাগেরহাটে খুব শ্রীঘ্রই খান জাহান আলী বিমান বন্দরের নির্মাণ কাজ শুরু হবে। আগামী অর্থবছর বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর বরাদ্দ হবে এক লাখ কোটি টাকা। আগামী বছর শেষের দিকে ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্পের কাজ সবার কাছে দৃশ্যমান হবে। বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন হাতির ঝিল প্রকল্পের তিন কিলোমিটার এলাকাকে মেল বোর্নের আদলে তৈরী করা। অন্যদিকে দেশে দুটি গভীর সমুদ্র বন্দর হবে। একটি হবে পটুয়াখালীর পায়রায় অপরটি হবে হয় মাতারবাড়ী নতুবা সোনাদিয়ায়। তবে মাতারবাড়ীতে হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। অর্থনীতিতে কালো টাকা নিয়ে মন্ত্রী বলেন অর্থনীতিতে অঘোষিত অর্থের যোগান হচ্ছে এজন্য আমরাই দায়ী উদাহরণ দিয়ে বলেন জমির মূল্য কম ধরে রেজিস্ট্রেশন করা হয় ফলে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6466.csv b/Bangla_fin_news_articles/6466.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a0229063c8c529fcef417333dffed6b9a4cebf5d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6466.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6466,ইউনাইটেড পাওয়ারের দাম বাড়ার কারণ নেই,2015-04-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউটর কোম্পানির শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কোনো কারণ নেই। সাম্প্রতিক সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার পেছনে কোনো সংবেদনশীল কারণ রয়েছে কিনা তা জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছেগত ৫ এপ্রিল কোম্পানিটির লেনদেন শুরু হওয়ার পর থেকে প্রায় প্রতিদিনই বেড়েছে। ৬২ টাকা প্রিমিয়ামসহ কোম্পানিটির শেয়ারের বরাদ্দমূল্য ছিল ৭২ টাকা। সাত দিনেই তা প্রায় দ্বিগুণের চেয়েও বেশি বেড়ে যায়। বুধবারও কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ৬.১৫ শতাংশ। কোম্পানিটির শেয়ারের এ ধরনের দরবৃদ্ধিকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। তাই দর বাড়ার পেছনে কোনো সংবেদনশীল তথ্য রয়েছে কিনা তা জানতে চেয়ে নোটিস দেয় ডিএসই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6467.csv b/Bangla_fin_news_articles/6467.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..70f37bef4d2bc7399febdf06616483adea431984 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6467.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6467,পুঁজিবাজারে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম বৃদ্ধি,2015-04-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বেশ কিছুদিন ধরে দরপতনের পর বুধবার বেশির ভাগ শেয়ারের দাম বেড়েছে। আশার দিক হলোবাজারে এ বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের ক্ষেত্রে অন্য দিনের মতোই জ্বালানি খাতের অবদান ছিল শীর্ষে। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১২৭ কোটি টাকার যা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই মোট লেনদেনের ২৭ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬৮ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৩৬০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৭০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৬৯ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৪৩টির কমেছে ৪৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৭২ বেড়ে ১৩ হাজার ৩৮১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৯ কোটি ৬ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ১ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৮টির কমেছে ৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6468.csv b/Bangla_fin_news_articles/6468.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..33f5797fd954ecd1fb5900eed90f54075a0b9ab2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6468.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6468,বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্য বৃদ্ধিতে যুক্তরাষ্ট্র আগ্রহী তোফায়েল,2015-04-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন অপ্রত্যাশিত রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর বাংলাদেশের গৃহীত পদক্ষেপ এবং অর্জিত সাফল্যে ইউনাইটেড স্টেট ট্রেড রিপ্রেজেনটেটিভ ইউএসটিআর সন্তোষ প্রকাশ করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ ক্রেতাগোষ্টির দেওয়া ১৬ দফা শর্ত পূরণের অগ্রগতিতে যুক্তরাষ্ট্র সন্তুষ্ট ও বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্য বৃদ্ধির ব্যাপারেও তারা আগ্রহী। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পণ্যের রপ্তানি বৃদ্ধি পাচ্ছে উল্লেখ করে তোফায়েল আহমেদ বলেন এ ক্ষেত্রে চলমান সমস্যাগুলো সমাধানের বিষয়ে উভয় দেশ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে সম্মত। তিনি বলেন বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্য বেড়েই চলছে। বিগত তিনমাসের রাজনৈতিক অস্থিরতায় কোন কারখানা বন্ধ হয়নি। জিডিপির প্রবৃদ্ধিও ৬ ভাগের বেশি থাকবে। বাণিজ্যমন্ত্রী মন্ত্রী সোমবার ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে তার কার্যালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্সিয়া এস. বি. বার্নিকটের সাথে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে একথা বলেন। তোফায়েল আহমেদ বলেন বাংলাদেশ সরকার তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের কর্মবান্ধব ও নিরাপদ কাজের পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। শুল্কমুক্ত ফায়ার সেফটি ডোর আমদানির সুযোগ দেওয়া হয়েছে। কারখানার বিল্ডিং সেফটি ফায়ার সেফটি নিশ্চিত করা হয়েছে। সরকার সফলতার সাথে ক্রেতাগোষ্টির দেওয়া এ্যাকশন প্ল্যান বাস্তবায়ন করেছে। ক্রেতাদের সংগঠন এ্যাকোর্ড এবং এ্যালায়েন্স এ পর্যন্ত প্রায় আড়াই হাজার কারখানা বিল্ডিং পরিদর্শন করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন এরমধ্যে মাত্র ২৯ টি কারখানা ভবন ব্যবহার অযোগ্য ঘোষিত হয়েছে সেগুলো তাৎক্ষণিক ভাবে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। আনুপাতিক হারে এর সংখ্যা শতকরা দুভাগের কম। যা আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য। মন্ত্রী বলেন বাংলাদেশের তৈরী পোশাক কারখানার পরিবেশ ও শ্রম অধিকার নিয়ে ইউএস এইড এবং ইউকে এইডএর অর্থায়নে ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল একটি সমীক্ষা পরিচালনা করে। এতে দেখা গেছে তৈরী পোশাক কারখানার শ্রমিকরা বর্তমান কাজের পরিবেশে ও প্রাপ্ত মজুরিতে সন্তুষ্ট এবং তারা নিজেদের কারখানার শ্রমিকদের মধ্যহতে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে আগ্রহী। তোফায়েল আহমেদ বলেন অপ্রত্যাশিত রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প নিয়ে দেশেবিদেশে অনেক ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার হয়েছে। যারা অপপ্রচার চালিয়েছেন তারা কেউ বাংলাদেশের কোন তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিক নন। যে কোন অভিযোগের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কারখানা পরিদর্শন করলেই এর প্রকৃত অবস্থা জানা যাবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন অতিরিক্ত সচিবরপ্তানি মো. শওকত আলী ওয়ারেছী এ সময় উপস্থিত ছিলেন। পরে মন্ত্রী ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ান ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার এ. নিকোলেভ এবং রাশিয়ান ফেডারেশনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. এস এম সাইফুল হকএর সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি বিষয়ে আলোচনা করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6469.csv b/Bangla_fin_news_articles/6469.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2b085d7964eddad9723543dcba9f700f31094c08 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6469.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6469,কর্পোরেট কর কমানোর প্রস্তাব ফরেন ইনভেস্টর চেম্বারের,2015-04-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসছে বাজেটে কোম্পানির কর্পোরেট করহার কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ ফিকি। সেই সঙ্গে বিদ্যমান ব্যক্তি করদাতাদের ওপর করের বোঝা না চাপিয়ে করের আওতা বাড়ানো করমুক্ত আয়সীমা ২ লাখ ২০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ লাখ টাকা করা ও শিল্পের ক্ষেত্রে অগ্রিম আয়কর বিদ্যমান ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর আয়োজিত প্রাক বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে ফিকির প্রেসিডেন্ট রূপালী চৌধুরী এ প্রস্তাব দেন। এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান সদস্য ফরিদ উদ্দীন ছাড়াও ফিকির প্রতিনিধি ও বহুজাতিক কোম্পানির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। রূপালী চৌধুরী প্রতিবেশী দেশ ভারতের সাম্প্রতিক বাজেটের উদাহরণ টেনে বলেন আগামী চার বছরে সেখানে কর্পোরেট করহার ২০ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্য নিয়েছে। গত বছর দেশের শেয়ারবাজারে নিবন্ধিত নয় এমন কোম্পানির করহার আড়াই শতাংশ কমিয়ে ৩৫ শতাংশ করা হয়েছিল। তবে এটি ভারতের ন্যায় ধীরে ধীরে নামিয়ে আনার সুদূরপ্রসারী চিন্তা করতে হবে। সেক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকেও করের আওতায় আনা যাবে। এ লক্ষ্যে নিবন্ধিত অনিবন্ধিত ও মোবাইল ফোন কোম্পানির করের হার যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনতে হবে। এছাড়া লাভলোকসান নির্বিশেষে কোম্পানির আয়ের উপর দশমিক ৩০ শতাংশ হারে করের বাধ্যবাধকতা বাতিল করা কর সংক্রান্ত কোন মতানৈক্য হলে হাইকোর্টে রেফারেন্স মামলা করার ক্ষেত্রে দাবিকৃত করের ২৫ শতাংশ দেয়ার বিধান বাতিল করাসহ আয়কর ভ্যাট শুল্ক ও অন্যান্য বিষয় মিলিয়ে ফিকির পক্ষ থেকে ৭৬টি প্রস্তাব দেয়া হয়। এর মধ্যে আয়কর বিষযে ১৭টি ভ্যাট নিয়ে ১৭ শুল্ক বিষয়ে ২৭ ও অন্যান্য বিষয়ে আরো ১৫টি প্রস্তাব দেয়া হয়। শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ডের অগ্রিম ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি আলাদা বাজেট আলোচনায় শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ডের উপর থেকে বিদ্যমান ২ শতাংশ হারে অগ্রিম ভ্যাট প্রথা বাতিল করার দাবি জানিয়েছে শিপার্স কাউন্সিল অব বাংলাদেশ। এছাড়া রপ্তানি খাতে কন্টেইনার ভাড়া শিপিং এজেন্ট কমিশনসহ চার্জ বা কমিশনের উপর আরোপিত সব ভ্যাট প্রত্যাহার করা ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাটের আওতা থেকে অব্যাহতি দেয়া রপ্তানিতে বিদ্যমান উৎসে কর প্রত্যাহার করা কাঁচাপাটকে কৃষি পণ্য হিসেবে ঘোষণা করা এবং এই খাতকে ১০ শতাংশ হারে বিপণন সহায়তা দেয়া পাট খাতের উপর থেকে সব ধরণের ভ্যাট ও কর প্রত্যাহার করা ব্যাক্তির করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো কর্পোরেট কর কমানোর প্রস্তাব করা হয়। ইলেক্ট্রো সোলার পাওয়ার অ্যাসোসিয়েশন সোলারের কাঁচামাল আমদানিতে বিদ্যমান শুল্ক কমানো এ খাতের জন্য নীতিমালা করার প্রস্তাব করে। আইসিএমএবি কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টেন্টস অব বাংলাদেশ সব ধরণের বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানে সেল্স সফটওয়্যার ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা এলাকাভিত্তিক ভিন্ন ভিন্ন করহার না রেখে একই হারে আরোপ করা বয়স্ক ও মহিলা করদাতাদের আয়করের তথ্য গোপন সংক্রান্ত বিষয়ে শুনানিতে আসার বাধ্যবাধকতা থেকে রেহাই দেয়ার প্রস্তাব করেন। এ সময় ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার্স অ্যাসোসিয়েশন ঢাকা ট্যাক্সেস বার অ্যাসোসিয়েশন ইন্ডেন্টিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি ছাড়াও এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক আব্দুল হক উপদেষ্টা মঞ্জুর আহমদ অতিরিক্ত সচিব আব্দুল খালেক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6470.csv b/Bangla_fin_news_articles/6470.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f5e9cfadcbd5a98ee7b14954f91c055091417278 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6470.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6470,ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৪২ ভাগ,2015-04-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সোমবার সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন চারশ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে এই দিন। লেনদেন হয়েছে ৪১২ কোটি টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৪২ শতাংশ বেশি। সোমবার বাজারে লেনদেনের শীর্ষে ছিল ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন। দর বৃদ্ধিতেও কোম্পানিটি ছিল দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৩ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ২৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪১২ কোটি ১৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১২২ কোটি ৬২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৮টির কমেছে ২০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ২০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ১১ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৬টির কমেছে ১২০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার কারণ নেই বলে জানিয়েছে ইফাদ অটোস লিমিটেড। দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিশের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত ১২ কার্যদিবসে ইফাদ অটোসের শেয়ার দর দুই দিন ছাড়া প্রতিদিনই বেড়েছে। এ সময় শেয়ারটির দর বেড়েছে ১৩ দশমিক ৬০ টাকা। এদিকে ডিএসই ও সিএসই জানিয়েছে আজ মঙ্গলবার পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে পুঁজিবাজারের লেনদেন বন্ধ থাকবে। আগামীকাল থেকে যথা সময়ে বাজারের লেনদেন শুরু হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6471.csv b/Bangla_fin_news_articles/6471.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1488e637ed1b32183daf60908980fc7d13ffcc27 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6471.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6471,ইব্যাংকিং ও ইকমার্স বিবরণী প্রতিমাসে দাখিলের নির্দেশ,2015-04-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকগুলোকে ইব্যাংকিং এবং ইকমার্স বিবরণী প্রতিমাসে বাংলাদেশ ব্যাংকে দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আগে ব্যাংকগুলোকে প্রতি তিনমাস পর পর এ বিবরণী দাখিল করতে হতো। বাংলাদেশ ব্যাংকের মাসিক অর্থনৈতিক গতি প্রকৃতি শীর্ষক বইয়ে হালনাগাদ তথ্য সংযোজনের প্রয়োজনে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। চলতি মাস থেকেই বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে এ বিবরণী দাখিলের কথা বলা হয়েছে। সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। সার্কুলারে বলা হয় বর্তমানে ইব্যাংকিং এবং ইকমার্স বিবরণী আরআইটি এর মাধ্যমে প্রতি ত্রৈমাসিকের পরবর্তী ১৫ তারিখের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে পরিসংখ্যান বিভাগে প্রেরণ করা হচ্ছে। বিবরণীর এসব তথ্য দিয়ে মান্থলি ইকোনমিক ট্রেন্ডস বইটি নিয়মিতভাবে প্রকাশিত হয়। এসব তথ্য উপাত্ত নতুন ও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় অর্থনৈতিক সূচকগুলোর গতিধারা পর্যালোচনার জন্য তা এর ব্যবহারকারী ও গবেষকদের নিকট ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এজন্য এখন থেকে ইব্যাংকিং ও ইকমার্স বিবরণী ত্রৈমাসিকের পরিবর্তে মাসিক ভিত্তিতে ১০ তারিখের মধ্যে দাখিল করতে আপনাদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এই আরআইটি বিবরণী বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড অথবা পরিসংখ্যান বিভাগের এসএসপি উপবিভাগ থেকে সরাসরি সংগ্রহ করা যাবে বলেও সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6472.csv b/Bangla_fin_news_articles/6472.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..80aab4c6043617ee5fcda39197c71b06df66c043 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6472.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6472,সহিংসতায় ক্ষতি ১৭ হাজার কোটি টাকা,2015-04-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের প্রথম দুই মাসে সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশে উত্পাদনের ক্ষতি হয়েছে ১৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকা। এ ক্ষতির ৬৮ ভাগই হয়েছে সেবা খাতে। এছাড়া শিল্প খাতে ২৫ ভাগ এবং কৃষি খাতে ৭ ভাগ ক্ষতি হয়েছে। তবে সম্পদের ক্ষয়ক্ষতির হিসেব এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। বাংলাদেশের হালনাগাদ উন্নয়ন শীর্ষক এক প্রতিবেদনে বিশ্বব্যাংক এই তথ্য দিয়েছে। সংস্থাটি প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করেছে বিগত ৫ জানুয়ারি থেকে টানা হরতালঅবরোধসহ সহিংসতার ফলে বাংলাদেশের জিডিপি মোট দেশজ উত্পাদন প্রবৃদ্ধি এবার ৫ দশমিক ৬ শতাংশে নেমে আসবে। দেশের স্বাভাবিক পরিস্থিতি বজায় থাকলে প্রবৃদ্ধির এই হার ৬ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হবার সম্ভাবনা ছিলো। গতকাল রবিবার বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। কার্যালয়ের শীর্ষ অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য দেন সংস্থার কান্ট্রি ডিরেক্টর ইয়োহানেস জাট। জাহিদ হোসেন উল্লেখ করেন চলতি অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে অর্থনীতির অনেকগুলো সূচক ইতিবাচক ছিলো। ফলে আমরা ধারণা করেছিলাম প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ২ শতাংশ কিম্বা তারও বেশি হতে পারে। কিন্তু ২০১৩ সালের শেষের দিকে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্ট ক্ষয়ক্ষতির চেয়ে এবছরের শুরুতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ছিল অনেক বেশি। চলতি বছরের ৫ জানুয়ারির পর তিন মাস হরতালঅবরোধের মতো কর্মসূচি থাকলেও অর্থনীতির বেশি ক্ষতি হয়েছে প্রথম দুই মাসে। যা চলতি অর্থবছরের জিডিপির ১ শতাংশের সমান। তবে এ হিসেব অনুমান নির্ভর কোন সরাসরি তথ্যের ভিত্তিতে এ হিসেব করা হয়নি বলেও তিনি উল্লেখ করেন। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার ৬ শতাংশের চক্রে ট্র্যাপ আটকে গেছে। বিগত কয়েক বছরের তথ্য বিশ্লেষণ করে জাহিদ হোসেন উল্লেখ করেন বিগত এক দশকে আমাদের উত্পাদনশীলতা বেড়েছে কর্মসংস্থান বেড়েছে জনসংখ্যাও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। কিন্তু জনতাত্ত্বিক সুবিধা বা ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে। এ ধরনের চক্র থেকে বেরিয়ে আসতে নারীর কর্মসংস্থানের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। এর মূল কারণ হলো বাংলাদেশের পুরুষের ৮১ দশমিক ৭ শতাংশ কর্মক্ষেত্রে অংশগ্রহণ করলেও নারীদের হার মাত্র ৩৩ দশমিক ৭ শতাংশ। জাপানে ১৯৯০ সালে কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ ছিলো ৪৮ শতাংশ। থাইল্যান্ডে ছিলো ৭৫ শতাংশ। বাংলাদেশ যদি এ পর্যায়ে যেতে পারে তাহলে প্রতিবছর দেশের জিডিপি বাড়বে যথাক্রমে শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ এবং ১ দশমিক ৬ শতাংশ। তবে বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য রাজনৈতিক অস্থিরতাই বড় বাধা নয়। বিশ্বমন্দা দীর্ঘায়িত হওয়া ইউরোর দরপতন দুর্বল আর্থিক সংস্কার কাঠামোকেও ঝুঁকি হিসাবে উল্লেখ করেন ড. জাহিদ। অর্থনৈতিক ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নত করার তাগিদ দেন তিনি। ক্ষতি পুষিয়ে নিতে গত বছরের মতো এবারও সরকারের প্রণোদনা চালিয়ে নিতে হতে পারে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। এক প্রশ্নের জবাবে জাহিদ হোসেন বলেন অন্যদেশের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায় বাংলাদেশে ব্যাংক সুদের হার অস্বাভাবিক বেশি নয়। সুদের হার পূর্বের তুলনায় কমলেও ব্যাংকে যে পরিমাণে তারল্য রয়েছে সে হারে কমেনি। খেলাপি ঋণ বেশি হওয়ার কারণেই সুদের হার আশানুরূপ কমেনি। অন্যদিকে এবছর ঘাটতি অর্থায়নের কোনো সমস্যা হয়নি। রিজার্ভে হাত দিতে হয়নি। কাজেই বলা যায় বহির্বাণিজ্যে কিছুটা স্বস্তি আছে। মূল্যস্ফীতিও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। গত অর্থবছরে বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন প্রসঙ্গে জাহিদ হোসেন বলেন বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে অন্তর্নিহিত শক্তি আছে। সেই শক্তি দিয়ে নানা বাধাবিপত্তির মধ্যেও তারা অর্থনীতিতে অবদান রেখে চলেছেন। তাছাড়া বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট পর্যালোচনা করে দেখা গেছে যে বছর রাজনৈতিক অস্থিরতা হয়েছে তার পরের বছরই ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। প্রবৃদ্ধির আকার যাই হোক না কেন। তবে সহিংস পরিস্থিতিতে অর্থনীতির যে ক্ষতি হয়েছে এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। আরেক প্রশ্নের জবাবে ড. জাহিদ বলেন তেলের দাম কমায় অতীতের পুঞ্জিভূত ক্ষতি থেকে লাভের মুখ দেখতে শুরু করেছে বাংলাদেশের জ্বালানি তেল বিপণন ও সরবরাহকারী সংস্থা বিপিসি। গত বছরের অক্টোবর থেকে লাভ করছে সংস্থাটি। কেবল পেট্রোলঅকটেনে নয় ডিজেলকেরোসিনেও লাভ করছে বিপিসি। এটা আমাদের জন্য একটি সম্ভাবনা তৈরি করেছে। সরকারের বড় আকারের ভর্তুকি কমেছে। এর আগে সূচনা বক্তব্যে ইয়োহানেস জাট বলেন সহস াব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য এমডিজি অর্জনে ভাল করেছে বাংলাদেশ। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রভাব মোকাবেলায়ও দেশটি সোচ্চার ভূমিকা রাখছে। নতুন ব্রিকস ব্যাংক এবং এশীয় অবকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাংকে এআইআইবি বাংলাদেশের যোগ দেয়াকে স্বাগত জানান তিনি। তাছাড়া আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের মূল্যহ্রাসকে একটি সুযোগ বলে মনে করেন বিশ্বব্যাংকের এই কান্ট্রি ডিরেক্টর । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6473.csv b/Bangla_fin_news_articles/6473.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5e1d92a45a65fa40224c4c2e9d231cd0fc8b1d77 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6473.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6473,ডিএসইর ওয়েবসাইটের নতুন সংস্করণ উদ্বোধন,2015-04-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারসংক্রান্ত করপোরেট তথ্য সেবার মান বাড়াতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ওয়েবসাইটের নতুন সংস্করণ উদ্বোধন করা হয়েছে। এতে আধুনিক লেখচিত্রের গ্রাফ ব্যবহার বাড়ানো হয়েছে। রবিবার ডিএসইর প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সাইটের নতুন সংস্করণ উদ্বোধন করেন ডিএসইর চেয়ারম্যান বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা পরিচালক খাজা গোলাম রসূল ও মো. শরিফ আনোয়ার হোসেনসহ কর্মকর্তাবৃন্দ। ড. স্বপন কুমার বালা বলেন নতুন সাইট অনেক বেশি তথ্যবহুল। তাই বিনিয়োগকারীরা এর মাধ্যমে বেশি উপকৃত হবেন। বিনিয়োগকারী লেখচিত্রের সহায়তায় কোম্পানির শেয়ারের বর্তমান মূল্য আগের বিভিন্ন সময়ের মূল্য জানতে পারবেন। আগে এ তথ্য পেতে বিনিয়োগকারীদের কষ্ট হতো। তিনি আরও বলেন ডিএসইর সব কাজ কাগজপত্রবিহীন পেপার লেস করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। খুব শিগগির এটা করা সম্ভব হবে। এ জন্য একটি সফটওয়্যার কেনা হবে যার মাধ্যমে সব কাজ বণ্টন করা হবে। আগামী জুলাই মাসে ডিএসইর ওয়েবসাইটের পূর্ণাঙ্গ সংস্কার করা হবে উল্লেখ করে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন পূর্ণাঙ্গ সংস্কারের পর সাইটটি আরো তথ্যবহুল হবে। বিনিয়োগকারীরা যেন মোবাইলের মাধ্যমে সহজেই ডিএসইর ওয়েবসাইট দেখতে পারেন সে জন্য মোবাইল অ্যাপস চালু করা হবে। এ ছাড়া শিগগির অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে সার্ভিস চালু করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6474.csv b/Bangla_fin_news_articles/6474.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2ed19c40d1ffca197a1d8420d059fce396d1293 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6474.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6474,পুঁজিবাজারে দরপতনের ধারা অব্যাহত,2015-04-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে দরপতনের ধারা রবিবারও অব্যাহত ছিল। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক কমেছে ৪০ পয়েন্ট। বর্তমানে ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ৪ হাজার ৩০৫ নেমে এসেছে যা গত ১৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। লেনদেনের ক্ষেত্রে জ্বালানি ও ওষুধ খাতের অবদান ছিল সবচেয়ে বেশি। এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে ১২৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকার যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ৪৩ শতাংশ। এ দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১০১ কমে ১৩ হাজার ২০৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছেগত অক্টোবর থেকে ৬ মাসে ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে প্রায় ১ হাজার পয়েন্ট। এ পতনের ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে। অর্থাত্ বাজারের নিম্নমুখী এ প্রবণতায় বিনিয়োগকারীরাও হতাশ হয়ে পড়ছেন। তথ্যে দেখা গেছেরবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪০ কমে ৪ হাজার ৩০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১২ কমে ১ হাজার ৬৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৮৯ কোটি ৫৬ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৭৮ কোটি ১২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৮টির কমেছে ২০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১০১ কমে ১৩ হাজার ২০৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ১৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬০টির কমেছে ১৪৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6475.csv b/Bangla_fin_news_articles/6475.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..14a12aa6d10ac7526e75ee0a6013d9b455a2f2b3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6475.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6475,হরতাল অবরোধে দেশের ১৭ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি বিশ্বব্যাংক,2015-04-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিগত সহিংস হরতাল অবরোধের জেরে দেশের ১৭ হাজার একশো ৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। রবিবার সকালে বিশ্বব্যাংক কার্যালয়ে এ তথ্য জানানো হয়। এ ক্ষয়ক্ষতির কারণে প্রবৃদ্ধি কমে ৫ দশমিক ৬ নেমে আসবে। শুধু রাজনৈতিক অস্থিরতা নয় পাশাপাশি বিশ্ব রাজনৈতিক মন্দা ইউরো মুদ্রার দর পতন এবং আর্থিক সংস্কার কাজের দক্ষতার অভাব অর্থনীতির উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে প্রবৃদ্ধি নয় দশমিত চারে উন্নীত হতে পারতো। বিশ্বব্যাংকের লিড ইকোনিমিস্ট জাহিদ হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ সময় ব্যাংকটির কান্ট্রি ডিরেক্ট যোহানেজ জার উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6476.csv b/Bangla_fin_news_articles/6476.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6792712d549743e5bed2ce77d4eb8042ce4cab9a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6476.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6476,অর্থপাচার ঠেকাতে শক্তিশালী হচ্ছে ট্রান্সফার প্রাইসিং সেল,2015-04-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অবৈধ উপায়ে অর্থপাচার ঠেকাতে গত বছর রাজস্ব বোর্ড এনবিআর ট্রান্সফার প্রাইসিং সেল গঠন করলেও নানামুখী কারণে তাতে গতি আসেনি। অবশেষে এই সেলে বাড়তি জনবল নিয়োগের মাধ্যমে ওই সেলকে শক্তিশালী করার কাজ শুরু হলো। সম্প্রতি এনবিআর সাতজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে এই সেলে নতুন করে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তারা এখন বহুজাতিক কোম্পানিসহ স্থানীয় বড় কোম্পানির ট্রান্সফার প্রাইসিংয়ের নামে অর্থ পাচার রোধে কার্যক্রম শুরু করবেন। এনবিআরের বৃহৎ করদাতা ইউনিটের এলটিইউ যুগ্ম কমিশনার ড. এ কে এম আতিকুল হক ছাড়াও কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের সিআইসি যুগ্ম পরিচালক মো. শাব্বির আহমদ ড. মো. নুরুল আমিন উপপরিচালক মোল্লা সালেহীন সিরাজ আতাউল হক সহকারী কর কমিশনার ফারজানা নাজনীন ও বেগম ইফফাত জাহানকে ট্রান্সফার প্রাইসিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। ট্রান্সফার প্রাইসিংয়ের অপপ্রয়োগের মাধ্যমে অবৈধ উপায়ে বড় আকারের অর্থ পাচারের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। অভিযোগ রয়েছে বিশেষত বহুজাতিক কোম্পানিগুলো এ উপায়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে অর্থপাচার করে। এ ধরনের কোন কোম্পানি অন্যদেশে তার সহযোগী কোম্পনির সাথে ক্রয়বিক্রয়ের নামে অর্থ সরিয়ে থাকে। একাধিক আন্তর্জাতিক গবেষণা অনুযায়ী ট্রান্সফার প্রাইসিংয়ের নামে বাংলাদেশ থেকেই প্রতি বছর প্রায় ১৫ হাজার কোট টাকা পাচার হয়। দীর্ঘ আলোচনার পর গত ২০১২ সালের অর্থবিলে ট্রান্সফার প্রাইসিংয়ের বিষয়টি অন্তর্ভূক্ত করা হয়। কিন্তু দক্ষ জনবলের অভাবে এ কার্যক্রম সময়মত শুরু করা যায় নি। তবে বেশ কিছু কর্মকর্তাকে দীর্ঘদিন প্রশিক্ষণ দেয়ার পর গত বছরের শুরুতে ট্রান্সফার প্রাইসিং সেল গঠন করা হয়। এনবিআর সদস্য পারভেজ ইকবালকে ওই সেলের প্রধান আর সাব্বির আহমদকে সমন্বয়কের দায়িত্ব দেয়া হয়। ওই সেল গঠন হওয়ার পর শুরুতেই ট্রান্সফার প্রাইসিং অফিসার টিপিও নিয়োগের কথা থাকলেও গত একবছরের বেশি সময় তা ঝুলে ছিল। অবশেষে এসব কর্মকর্তাকে এই সেলে টিপিওর দায়িত্ব দেয়া হলো। নানা উপায়ে ট্রান্সফার প্রাইসিংয়ের মাধ্যমে অর্থ সরানো যায়। ২০১২ সালের অর্থবিল অনুযায়ী কোন অর্থবছরে একটি বহুজাতিক কোম্পানির সহযোগি কোম্পানিতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হলে তা তদন্তের আওতায় আনা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6477.csv b/Bangla_fin_news_articles/6477.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..78ae4961aa70e5ff4f1f80ebdf3a009b7987ab58 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6477.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6477,ডিএসইর ৮৮ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে,2015-04-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গেল সপ্তাহে বড় দরপতন হয়েছে। কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর। তথ্যে দেখা গেছে গেল সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩২১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৩৪টির কমেছে ২৮৩টির ও অপরিবর্তিত ছিল চারটির। অর্থাৎ এ সময়ে শেয়ারদর কমেছে ৮৮ শতাংশ কোম্পানির। দেশের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা কমলেও গেল সপ্তাহে দুই দিন হরতাল হয়েছে। এছাড়া রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাও আশানুরূপভাবে হয়নি। ফলে বাজারে দরপতনের ধারা অব্যাহত রয়ে গেছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১২৬ পয়েন্ট। লেনদেন কমেছে ৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। তবে ইউনাইটেড পাওয়ারের তালিকাভূক্তি উপলক্ষে এ কোম্পানি ঘিরে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ১৫ শতাংশ ছিল এ কোম্পানির শেয়ার। বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে দেখা গেছে জ্বালানি ও ওষুধ খাতের কয়েকটি কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের অধিকাংশ লেনদেন সম্পন্ন হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের সবচেয়ে বেশি আগ্রহ ছিল জ্বালানি খাতে। এছাড়া অন্যান্য খাতের মধ্যে ওষুধ খাত ও টেলিযোগাযোগ খাতে গেল সপ্তাহে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ছিল। তবে সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে বীমা খাত। এছাড়া ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান সিমেন্ট সিরামিকস বস্ত্র খাতসহ সবগুলো খাতেরই বাজার মূলধন কমেছে। এদিকে গেল সপ্তাহে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর কমায় সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও ১ দশমিক ৬১ শতাংশ কমে ১৬ পয়েন্টে নেমে এসেছে। সপ্তাহ শেষে খাতভিত্তিক পিই রেশিও বিশ্লেষণে দেখা যায় ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৬ দশমিক ৬ পয়েন্টে সিমেন্ট খাতের ৩১ দশমিক ৫ পয়েন্ট জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ১৩ দশমিক ২ পয়েন্ট সাধারণ বিমা খাতে ৯ দশমিক ৯ পয়েন্টে এনবিএফআই খাতের ১৬ দশমিক ৪ পয়েন্টে ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২৮ দশমিক ৪ পয়েন্ট এবং বস্ত্র খাতের ১০ দশমিক ৩ পয়েন্টে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6478.csv b/Bangla_fin_news_articles/6478.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05260656f6d5ffed517d3b371747e362a6f63170 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6478.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6478,বিনাশুল্কে আরো ২৫ হাজার টন চাল যাচ্ছে ত্রিপুরায়,2015-04-10,আশুগঞ্জ ব্রাহ্মণবাড়িয়াসংবাদদাতা,বিনাশুল্কে অস্থায়ী ট্রানজিটের আওতায় ৩৫ হাজার টন চালের মধ্যে ৩য় দফায় এবার অবশিষ্ট ২৫ হাজার টন চাল ত্রিপুরায় নেয়া শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রায় এক হাজার টন চাল পাঠানো শেষ হয়েছে। গত বুধবার রাতে ৯৬৭ টন চাল নিয়ে কলকাতা থেকে এমভি সান মেরিনো নামে একটি জাহাজ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ নৌবন্দরে নোঙ্গর করে। জাহাজ থেকে চালের বস্তা কাভার্ডভ্যানে খালাস শুরু হয়েছে। শনিবার আশুগঞ্জ নৌ বন্দর থেকে প্রায় ৫শ টন চাল নিয়ে ৩০টি কাভার্ডভ্যান আখাউড়া স্থল বন্দর হয়ে ত্রিপুরার আগরতলা পৌঁছানোর কথা রয়েছে। নৌবন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে গত ১৩ জানুয়ারি নৌমন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় সিদ্ধান্ত মোতাবেক ৩৫ হাজার টন চালের মধ্যে অবশিষ্ট ২৫ হাজার টন চাল ১৯৭২ সালের নৌপ্রটোকলের আওতায় অস্থায়ী ট্রানজিটের মাধ্যমে ত্রিপুরায় পরিবহনের অনুমতি দেয়া হয়। গত বছরের আগস্ট ও অক্টোবর মাসে দুই দফায় ১০ হাজার টন চাল নেয়া হয়েছে। সে মোতাবেক তৃতীয় দফায় আরো ২৫ হাজার টন চাল ত্রিপুরায় নেয়ার অংশ হিসাবে প্রায় এক হাজার টন চাল নিয়ে এমভি নিউ টেক৬ কলকাতা নৌবন্দর থেকে গত ২৮ মার্চ আশুগঞ্জ নৌবন্দরে পৌঁছে। কাস্টমসের আনুষ্ঠানিকতা শেষে কাভার্ড ভ্যানে এসব চাল ত্রিপুরায় পৌঁছানোর পর গত বুধবার রাতে দ্বিতীয় জাহাজটি আরো প্রায় এক হাজার টন চাল নিয়ে আশুগঞ্জ নৌবন্দরে আসে। এই চাল পরিবহনের কাজ করছেন বাংলাদেশের বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আন বিজ ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড। বাংলাদেশের ৪শ কিলোমিটার নৌপথ ৫০ কিলোমিটার সড়কপথ আশুগঞ্জ নৌবন্দর ও আখাউড়া স্থলবন্দর ব্যবহার করলেও দুদেশের মধ্যে বিদ্যমান নৌপ্রটোকল চুক্তির আওতায় চাল পরিবহনে মাশুল নেয়া হচ্ছে না। শুধু মাত্র প্রতি মেট্রিক টন চাল ৩০ টাকা হারে ল্যান্ডিং চার্জ এবং নৌবন্দরে জাহাজ অবস্থানের জন্য দৈনিক ১৬০ টাকা করে বার্থিং চার্জ নেয়া হচ্ছে। আশুগঞ্জ নৌ বন্দরের পরিদর্শক শাহ আলম জানান ৯৬৭ টন ভারতীয় চালবাহী এমভি সান মেরিনো জাহাজ থেকে কাভার্ড ভ্যানে পণ্য খালাস শুরু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত ৩০টি কাভার্ড ভ্যানে চাল ভর্তি করে রাখা হয়েছে। শনিবার সকাল থেকে চাল ভারতের ত্রিপুরায় যাবে। আশুগঞ্জ থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আবু জাফর জানান প্রশাসনের নির্দেশনা মোতাবেক কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ত্রিপুরার আগরতলা সীমান্তে চালবাহী কাভার্ডভ্যানগুলো পৌঁছে দেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6479.csv b/Bangla_fin_news_articles/6479.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..49b1ffdfa8e4bc07e11ca392b077a1b6593ac15f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6479.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6479,প্রতি শাখায় ন্যূনতম তিনজন নারী উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে,2015-04-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সমাজে নারীর ক্ষমতায়ন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের নারী উদ্যোক্তা বাড়াতে ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিটি শাখাকে ন্যূনতম তিনজন নারী উদ্যোক্তাকে খুঁজে বের করে প্রশিক্ষিত করার মাধ্যমে ঋণ নিশ্চিত করতে হবে। এ তিন নারী উদ্যোক্তা এমন হবেন যারা ইতোপূর্বে কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো প্রকার ঋণ গ্রহণ করেননি। একইসঙ্গে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা আরো বাড়াতে পারলে সংশ্লিষ্ট শাখাকে প্রশংসিত করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এসএমই ও স্পেশাল প্রোগ্রামস বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠিয়েছে। নারীর অর্থনৈতিক মুক্তি ও ক্ষমতায়ন এবং প্রাতিষ্ঠানিক অর্থায়ন ব্যবস্থায় অধিকতর প্রবেশ নিশ্চিতকরণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ব্যাংকিং খাতে নারী উদ্যোক্তাদের বিশেষত নতুন নারী উদ্যোক্তাদের অনুকূলে ঋণের প্রবৃদ্ধি ও উদ্যোক্তার সংখ্যা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ নানাবিধ পদক্ষেপ ও কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিপত্রে নারী উদ্যোক্তার পছন্দ অনুযায়ী তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ প্রদান এবং প্রতিবছর ন্যূনতম একজন নারী উদ্যোক্তাকে কুটির মাইক্রো ও ক্ষুদ্রখাতে ঋণ প্রদানের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এছাড়া নতুন নারী উদ্যোক্তাদেরকে প্রদত্ত ঋণের বিপরীতে বাংলাদেশ ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন তহবিল সহায়তা এবং এ ধরনের ঋণ কার্যক্রমের সাফল্যে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ক্যামেলস রেটিংয়ে প্রতিফলিত করার বিশেষ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। পরিপত্রে বলা হয়েছে নির্বাচিত নারী উদ্যোক্তাদেরকে তাদের পছন্দ অনুযায়ী শিল্প বা সেবা অথবা ব্যবসা কার্যক্রম নির্বাচন মূলধন সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনা ব্যবসায় পরিচালনা উত্পাদিত পণ্য সামগ্রিক সেবা বাজারজাতকরণ ব্যাংকে হিসাব খোলা ও লেনদেনের পদ্ধতিসহ সার্বিক বিষয়ে সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান নিজ উদ্যোগে অথবা আঞ্চলিক পর্যায়ে কয়েকটি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান সম্মিলিতভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করবে। এক্ষেত্রে প্রয়োজনে ব্যাংক বা ব্যাংক বহির্ভূত প্রতিষ্ঠানসমূহ বিসিক এসএমই ফাউন্ডেশন মহিলা বিষয়ক অধিদফতর জাতীয় মহিলা সংস্থা যুব উন্নয়ন অধিদফতর স্মল অ্যান্ড কটেজ ইন্ডাস্ট্রিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট বিভিন্ন ব্যবসায়িক চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশন নারী উদ্যোক্তা চেম্বার বা অ্যাসোসিয়েশনসহ অনুরূপ সংস্থার সহায়তা গ্রহণ করতে পারে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট পক্ষসমূহের মধ্যে প্রয়োজনীয় সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে। পরিপত্রে আরো বলা হয়েছে ব্যাংক ও ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের স্বাভাবিক ঋণ কার্যক্রমের অতিরিক্ত হিসেবে সকল ব্যাংক ও ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি শাখা কর্তৃক নির্বাচিত প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত তিনজন নতুন নারী উদ্যোক্তার মধ্য থেকে প্রতিবছর ন্যূনতম একজনকে কুটির মাইক্রো অথবা ক্ষুদ্র খাতে ঋণ প্রদান করতে হবে। এ সংখ্যা আরো বেশি হলে ব্যাংক প্রশংসিত হবে। এ কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালার আলোকে প্রয়োজনে নারী উদ্যোক্তাদের গ্রুপ ভিত্তিতেও ঋণ প্রদান করা যাবে। উদ্যোক্তাদের অন্যান্য আর্থিক সেবার চাহিদা পূরণের বিষয়েও ব্যাংক পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6480.csv b/Bangla_fin_news_articles/6480.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4e1edd854eacc57341f05b450addbb82d396a359 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6480.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6480,এডিপিতে সাড়ে ৩৪ হাজার কোটি টাকার বিদেশি সহায়তা নির্ধারণ,2015-04-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসছে ২০১৫১৬ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে এডিপি বৈদেশিক সহায়তা থেকে বরাদ্দ চূড়ান্ত করেছে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ইআরডি। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে ধারবাহিক আলোচনার ভিত্তিতে আগামী অর্থবছরের জন্য ৩৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে যা চলতি অর্থবছরের এডিপি থেকে ১৯ দশমিক ১১ শতাংশ বেশি। এ বরাদ্দ চূড়ান্ত করার আগে বিভিন্ন দাতা সংস্থারও মত নেয়া হয়েছে বলে ইআরডি কর্মকর্তারা জানান। উল্লেখ্য চলতি অর্থবছরে শুরুতে এডিপিতে বৈদেশিক সহায়তার আকার নির্ধারণ করা হয়েছিল ২৭ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। গত মার্চে সংশোধিত এডিপিতে বৈদেশিক সহায়তার পরিমাণ ২৪ হাজার ৯০০ কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়। ইআরডির কর্মকর্তারা জানানএরই মধ্যে প্রকল্প সাহায্য বরাদ্দ নির্ধারণ করে এ অর্থবিভািগ পরিকল্পনা বিভাগকে জানানো হয়েছে। মোট ১৭টি খাতে এ অর্থ বরাদ্দ বণ্টন করা হবে। এখন খাত অনুযায়ী বরাদ্দ প্রদানের কাজ চলছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6481.csv b/Bangla_fin_news_articles/6481.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4b9daff4267fc5e8959a9d76a0c7475275bc3a6f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6481.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6481,পুঁজিবাজারে বেশির ভাগ কোম্পানির দর কমেছে,2015-04-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা পাঁচ কর্মদিবস পুঁজিবাজারে দরপতনের পর বুধবার থামলেও বৃহস্পতিবার ফের দরপতন হয়েছে। এ দিন লেনদেনকৃত বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। এ দিকে বাজারে লেনদেনের ক্ষেত্রে কয়েক দিনের ধারাবাহিকতায় জ্বালানি ও ওষুধ খাতের প্রাধান্য অব্যাহত ছিল। এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে প্রায় ১৭০ কোটি টাকার যা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই মোট লেনদেনের ৪৬ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেবৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ কমে ৪ হাজার ৩৪৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৭১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৬৭ কোটি ৬৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৩ কোটি ৭১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৮টির কমেছে ১৬০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫১ কমে ১৩ হাজার ৩০৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৩ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮১টির কমেছে ১২৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6482.csv b/Bangla_fin_news_articles/6482.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..364952d6660d8b3840a54dffe132ccb144ea192c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6482.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6482,গণপরিবহন বাড়ানোর প্রতি নজর দিতে হবে ওবায়দুল,2015-04-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন যানজট ও জনদুর্ভোগ কমাতে ব্যবসায়ীদের ছোট গাড়ির পরিবর্তে গণপরিবহন আমদানি বা তৈরির প্রতি বেশি নজর দেয়া দিতে হবে। ছোট গাড়ি আমদানি বন্ধ করুন। এসব গাড়ি যানজট বাড়ায়। বড় গাড়ি আমদানি বা তৈরিতে একটু বেশি নজর দিন। বৃহস্পতিবার রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সিটিতে তিন দিনব্যাপী অটোমোবাইল প্রদর্শনী ১০ম নিটলনিলয় ঢাকা মোটর শো ২০১৫ এবং ঢাকা বাইক শো ২০১৫এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। নজরকাড়া নতুন প্রযুক্তির গাড়ি মোটরসাইকেল এবং গণপরিবহন সম্প্রসারণের লক্ষ্য নিয়ে সেমস্ গ্লোবাল কনফারেন্স এন্ড এক্সিবিশন ম্যানেজমেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেড এবং সেমস্ বাংলাদেশ এ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরামউদ্দিন আহমেদ ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআইর সভাপতি হোসেন খালেদ নিটলনিলয় গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুল মাতলুব আহমেদ সেমস্ গ্লোবালের চেয়ারম্যান মেহেরুন এন ইসলাম বক্তব্য দেন। দেশে ছোট গাড়ির সংখ্যা বাড়ছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন প্রতিদিনই সড়কে নতুন নতুন ছোট গাড়ি আসার ফলে যানজট ও জনদুর্ভোগ বাড়ছে। গাড়ি প্রস্তুত ও আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের উচিত ছোট গাড়ির পরিবর্তে গণ পরিবহেনর সংখ্যা বাড়ানো। এতে যানজট অনেকটাই কমে আসবে। তিনি বলেন দেশে বর্তমানে সড়কের অবস্থা অতীতের যেকোন সময়ের তুলনায় ভালো হলেও সড়ক দুর্ঘটনা কমছে না। চালকের বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো এর প্রধান কারন। এজন্য তিনি গাড়ি চালকদের দক্ষতা ও সচেতনা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন। নিবন্ধনহীন অবৈধ মোটরযানের সংখ্যা কমাতে নিবন্ধন করার তাগিদ দেন। অনুষ্ঠানে কাজী আকরাম বলেন বাংলাদেশে অটোমোবাইল খাত প্রসারের অমিত সম্ভবনা রয়েছে। বিদেশী ব্যবসায়ীরা এ খাতে বিনিয়োগ করলে বাংলাদেশ গাড়ি উৎপাদনের পূর্ণ সক্ষমতা অর্জন করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানে জানানো হয় এবারের প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ ভারত চীন জাপান মালয়েশিয়া কোরিয়াসহ ১৪টি দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৪শ স্টল রয়েছে। এতে গাড়ি মোটরসাইকেল লুব্রিকেন্ট সর্বাধুনিক প্রযুক্তির গাড়িসহ সিএনজি রূপান্তরের যন্ত্রাংশ প্রদর্শন করা হচ্ছে। উল্লেখ্য এবারই প্রথম অটোমোবাইলের পাশাপাশি বাইক প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে। তিন দিনব্যাপী এই প্রদর্শনী চলবে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য প্রদর্শনী উন্মুক্ত থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6483.csv b/Bangla_fin_news_articles/6483.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bbc534df369e6e3b3634ffc3f6fe723146b52119 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6483.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6483,জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাতে কর্মপরিবেশ উন্নয়নের তাগিদ,2015-04-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকরণ শিপ রিসাইক্লিং শিল্প বাংলাদেশে লোহা ও স্টিলের চাহিদা মিটিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এ শিল্প থেকে স্থানীয়ভাবে উত্পাদিত জাহাজের জন্য স্টিল প্লেট ও যন্ত্রাংশ সরবরাহ করার পাশাপাশি বিপুল পরিমাণে অদক্ষ জনবলের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। উদীয়মান এ শিল্পখাতের অপার সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হংকং কনভেনশন অনুযায়ী এর কর্মপরিবেশের নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য ঝুঁকি হ্রাসে কার্যকর উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন। বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশে নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকরণ শীর্ষক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা এ কথা বলেন। ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশন আইএমও এবং নোরাডের সহায়তায় শিল্প মন্ত্রণালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। শিল্পসচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া এতে প্রধান অতিথি ছিলেন। প্রকল্পের জাতীয় পরিচালক ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব বেগম ইয়াসমিন সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বেগম পরাগ ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের প্রকল্প বিষয়ক প্রধান জোস মেথিক্যাল প্রকল্প সমন্বয়ক সিমন লেয়ার্স বেসেল রটারডেম ও স্টকহোম কনভেনশনস্ সচিবালয়ের প্রতিনিধি সুসান উইংফিল্ড বাংলাদেশ শিপব্রেকার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি জহিরুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকরণ বর্তমানে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্পখাত। বিশ্ব অর্থনীতিতে এর অবদান দিন দিন বাড়ছে। এ শিল্পের বিরুদ্ধে পরিবেশ দূষণের অভিযোগ থাকলেও পরিকল্পিত উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে এটি পরিবেশবান্ধব সবুজ শিল্প হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। তারা এখাতে কর্মরত জনবলের স্বাস্থ্যগত ঝুিঁক মোকাবিলায় স্বাস্থ্যবিধির যথাযথ অনুসরণ ও পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে জাহাজ ভাঙার ওপর গুরুত্ব দেন। বাংলাদেশে এ প্রকল্পের সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে পরিবেশ দূষণ ও জনস্বাস্থ্যের ঝুঁকি কমে আসবে বলে তারা মন্তব্য করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6484.csv b/Bangla_fin_news_articles/6484.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59305683e1fc8989d4d96d19c6804c1a5218e440 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6484.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6484,দরিদ্র হ্রাসে প্রবৃদ্ধি ও আর্থসামাজিক উন্নয়নের তাগিদ,2015-04-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে চরম দারিদ্র্য হার কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে। ১৯৯১৯২ সময়কালে দেশে ৪৪ শতাংশ মানুষ চরম দরিদ্র্য থাকলেও ২০১০ সালে এ হার ২১ শতাংশে নেমে আসে। ৯০ দশকের তুলনায় পরবর্তী দশকে বেশি হারে দারিদ্র্য হ্রাস পেয়েছে। এর পরেও দেশের ২৫ শতাংশ মানুষ এখনও দরিদ্র। চরম দরিদ্র্র রয়েছে ১১ শতাংশ মানুষ। অর্থাৎ একটি বড় জনগোষ্ঠী এখনও খাদ্য নিরাপত্তা শিক্ষা স্বাস্থ্য সমস্যাসহ স্বল্প আয়ের বৃত্তে রয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে সরকার মধ্য আয়ের দেশে উপনীত হবার লক্ষ্য নিয়েছে। এজন্য প্রবৃদ্ধি এবং আর্থসামাজিক উন্নয়নকে সমান্তরাল ভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। বুধবার শেরেবাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত বাংলাদেশে টেকসই উপায়ে অতি দারিদ্র্য দূরীকরণ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী সম্মেলনের প্রথম দিনে বক্তারা একথা বলেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ বিনায়ক সেন কি নোট পেপার উপস্থাপন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন অর্থ ও পরিকল্পানা প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান জিইডি সদস্য ড.শামসুল আলম পরিকল্পনা কমিশনের সচিব সফিকুল আজম পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য হুমায়ন খালিদসহ উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার কর্মকর্তাগণ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষমাত্রা ৭ ভাগ থাকলেও সাম্প্রতিক সময়ে নানা অরাজকতার কারনে তা অর্জন সম্ভব হচ্ছে না। তবে অর্থবছরে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি কিছুতেই সাড়ে ছয় ভাগের কম হবে না। উত্পাদনশীল খাতে প্রবৃদ্ধি বাড়িয়ে দেশে একটি শক্তিশালী মধ্যবিত্ত শ্রেণী তৈরি করা গেলে স্বাভাবিকভাবেই অতি দরিদ্র লোকের সংখ্যা কমে আসে। দারিদ্র্য দূর করা অবশ্যই সরকারের দ্বায়বদ্ধতার মধ্যে পড়ে। দরিদ্রতাকে শত্রু উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন এটাকে দূর করতে হলে শিক্ষা ও সুব্যবস্থাপনার কোনো বিকল্প নেই। বিনায়ক সেন বলেন বর্তমানে সাড়ে ৭৪ লাখ জনগোষ্ঠী চরম দারিদ্র্য সীমার নিচে বাস করছে। মানব উন্নয়ন সূচকের অনেকটিতে বাংলাদেশের ভালো অগ্রগতি রয়েছে। এরপরেও বাল্য বিবাহ রোধ মা ও শিশুদের অপুষ্টি রোধসহ বিভিন্ন দিকে আরো গুরুত্ব দিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6485.csv b/Bangla_fin_news_articles/6485.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d84dc1c5e853e885af30c17a7f87cef2025a9d94 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6485.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6485,ঋণ অবলোপন ও মওকুফ নীতিমালা জারি,2015-04-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য ঋণ অবলোপন রাইট অফ এবং মওকুফ সম্পর্কিত নীতিমালা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে অবলোপনকৃত ঋণের ক্ষেত্রে শতভাগ প্রভিশন সংরক্ষণ ও পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। শুধু তাই নয় প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ঋণ অবলোপনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদন নেয়ার কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়া ৫০ হাজার টাকার ওপরে ঋণ অবলোপনের আগে আদালতে মামলা দায়ের করাও বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো কোনো অবস্থানের ঋণগ্রহীতা ব্যক্তির মূল ঋণ বা আসল মওকুফ করে দিতে পারবে না বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। ঋণ অবলোপন বা রাইট অফ করার মানে হলোসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মূল ব্যালান্স শিট থেকে ওই ঋণকে অন্য আরেকটি লেজারে সরিয়ে নেয়া। খেলাপি ঋণ শ্রেণিকরণে সাধারণত তিনটি ক্যাটাগরি রয়েছে। এগুলো হলোসাব স্ট্যান্ডার্ড ডাউটফুল এবং মন্দ ঋণ। যেসব ঋণ মন্দ ক্যটাগরিতে দীর্ঘদিন ধরে পড়ে থাকে সেগুলোই রাইট অফের মাধ্যমে ব্যালেন্সশিট থেকে বাদ দেয়া হয়। সাধারণত শ্রেণিকৃত ঋণের পরিমাণ কম দেখাতেই এটি করা হয়ে থাকে। তবে ব্যালেন্সশিট থেকে বাদ দেয়া অর্থ এই নয় যে এ ঋণ আর আদায় করা যাবে না বা আদায় হবে না। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়কেবল মন্দ বা ক্ষতিমানে শ্রেণিকৃত এবং শতভাগ প্রভিশন সংরক্ষণ করা আছে এরূপ ঋণ অবলোপন করা যাবে। অবলোপনের জন্য নির্বাচিত ঋণের বিপরীতে পূর্বে কোনো কারণে আইনগত ব্যবস্থা গৃহীত না হয়ে থাকলে সেটি অবলোপনের আগে অবশ্যই মামলা দায়ের করতে হবে। তবে ৫০ হাজার টাকা বা এর নিচের অঙ্কের ঋণ মামলা দায়ের ব্যতিত অবলোপন করা যাবে। পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন ছাড়া কোনো ঋণ অবলোপন করা যাবে না। অবলোপনকৃত ঋণ আদায়ে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। এ ছাড়া অবলোপনকৃত ঋণ সম্পর্কিত মামলা নিস্পত্তি তরান্বিত করা বা অবলোপকৃত অর্থ আদায়ের জন্য প্রতিষ্ঠানসমূহ তৃতীয় কোনো পক্ষকে নিয়োগ দিতে পারবে। এতে আরো বলা হয়ঋণ অবলোপনের পর সংশ্লিষ্ট ঋণ গ্রহীতাকে খেলাপি হিসেবে উল্লেখপূর্বক তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোতে সিআইবি রিপোর্ট করতে হবে। এ ছাড়া প্রতি ত্রৈমাসিকে ঋণ অবলোপনের প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় ব্যাংকে দাখিলেরও নির্দেশ দেয়া হয়েছে প্রজ্ঞাপনে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6486.csv b/Bangla_fin_news_articles/6486.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e5cd510d5847b8ef96aca576c27b03882f18457d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6486.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6486,উৎসে কর কমানোর দাবি রপ্তানিকারকদের,2015-04-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে গার্মেন্টস শিল্পের ন্যায় হ্রাসকৃত হারে উতসে কর নির্ধারণের দাবি জানিয়েছেন রপ্তানিকারকরা। সেই সঙ্গে রপ্তানি প্রণোদনায় বিদ্যমান কর প্রত্যাহারেরও দাবি তাদের। বুধবার রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর আয়োজনে প্রাকবাজেট আলোচনায় উপস্থিত হয়ে তারা এ দাবি তোলেন। এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এ আলোচনায় বাজেট সংশ্লিষ্ট ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। রপ্তানিকারকরা বলেন গার্মেন্টস খাত রপ্তানিতে দশমিক ৩০ শতাংশ হারে উতসে কর দিলেও এর বাইরের রপ্তানিকারকদের কাছ থেকে দশমিক ৬০ শতাংশ হারে কর নেয়া হচ্ছে। এটি গার্মেন্টস খাতের বাইরের অন্যান্য রপ্তানিকারকদের প্রতি বৈষম্য। আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের বিটিএমএ সভাপতি তপন চৌধুরী টেক্সটাইল মিল শিল্প কারখানায় অগ্নি প্রতিরোধের ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক বিদ্যুত্ সঞ্চালন ব্যবস্থা বাসবার ট্রাকিং সিস্টেমের আমদানি শুল্ক বিদ্যমান ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ করার প্রস্তাব দেন। প্রাথমিক বস্ত্রখাতের জন্য আমদানিকৃত প্রিন্টিং ইনেকর ক্ষেত্রে রেয়াতি সুবিধা দেয়া বিশেষ ধরণের কাঁচামাল ফ্লাক্স ফাইবার আমদানিতে বিদ্যমান শুল্ককর প্রত্যাহার করা বন্ডেড ওয়্যারহাউজকে তদারকির জন্য শুল্ক মূল্যায়ন ও অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা কমিশনারেটকে প্রদত্ত বিধান বাতিল করা এবং রপ্তানিমুখী বস্ত্রখাতের ক্ষেত্রে বকেয়া ভ্যাট থেকে অব্যাহতি দেয়ার প্রস্তাব দেয় বিটিএমএ। এ ছাড়া স্পিনিং উইভিং ডায়িং প্রিন্টিং ফিনিশিংসহ অন্যান্য মিলের জন্য ধার্যকৃত বিদ্যমান আয়কর ১৫ শতাংশ অব্যাহত রাখা ন্যূনতম কমহার ৩ শতাংশ করা প্রচ্ছন্ন রপ্তানিকারকদের উেস কর অর্ধেকে নামিয়ে আনা পোশাক রপ্তানিকারকদের সমান স্থানীয় ঋণপত্রের মাধ্যমে সরবরাহকৃত পণ্যের বিল পরিশোধের ক্ষেত্রে বিদ্যমান ৩ শতাংশ উেস কর প্রত্যাহার প্রাথমিক বস্ত্রখাতের মিলকে নতুনভাবে কর অবকাশ সুবিধা দেয়া উচ্চমূল্যে তুলা কিনে ক্ষতিগ্রস্ত স্পিনিং মিলকে সরকার ঘোষিত ৫ শতাংশ নগদ সহায়তা প্রাপ্তির লক্ষ্যে আগামী অর্থবছরে অর্থ বরাদ্দ রাখা ও সহায়তা প্রাপ্তিতে পদ্ধতিগত জটিলতা দুর করা বিকল্প নগদ সহায়তা দ্বিগুণ করা কাঁচা তুলার অবচয় হারের বিধানকে যৌক্তিক করার প্রস্তাব দেয়া হয় বিটিএমএর পক্ষ থেকে। বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের বিটিএমএ সচিব আব্দুল বারিক খান উেস করের পরিবর্তে কেবল লাভের উপরই ১৫ শতাংশ হারে কর দেয়ার দাবি তোলেন। এছাড়া বাড়িভাড়াসহ অন্যান্য উেসর উপর করারোপ না করা ঠিকাদারের বিলের উপর বিদ্যমান কর ও ভ্যাট বাতিল করার দাবি জানান তিনি। ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এস এম আমজাদ হোসেন হিমায়িত খাদ্য রপ্তানিতে সরকার প্রদত্ত নগদ প্রণোদনার অর্থের উপর বিদ্যমান ৫ শতাংশ হারে অগ্রিম কর প্রত্যাহারের দাবি জানান। সব রপ্তানিমুখী শিল্পখাতের জন্য অভিন্ন ডলার হার নির্ধারণ মত্স্য ও চিংড়ি চাষী ও সরবরাহকারীদের উপর উেস কর বাতিল করার দাবি জানান তিনি। প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক সংগঠনের সাবেক সভাপতি শাহেদুল ইসলাম হেলাল সংগঠনটিকে বন্ড সুবিধা দেয়া এবং অডিটের হয়রানি থেকে মুক্তি দেয়ার কথা বলেন। গ্রে অ্যান্ড ফিনিশড ফেব্রিকস রপ্তানিকারক সংগঠনের সভাপতি হারুনঅর রশিদ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা কাঁচামাল বন্দরে নিলামে তোলার প্রক্রিয়া নিয়ে আপত্তি জানান। হস্তশিল্প প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির পক্ষ থেকে এসব পণ্য রপ্তানিতে বিদ্যমান আয়কর ও ভ্যাট প্রথা বাতিলের দাবি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6487.csv b/Bangla_fin_news_articles/6487.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..13ecb00af867d4c0e8b804699b1ff55e7a269013 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6487.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6487,নারীর কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ক্ষুদ্রঋণ অবদান রাখছে অর্থমন্ত্রী,2015-04-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন নারীর ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ক্ষুদ্রঋণ উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। আগামীতে ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে দারিদ্র্য দূরীকরণে পল্লী কর্মসাহয়ক ফাউন্ডেশন পিকেএসএফ আদর্শ প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করবে। বুধবার রাজধানীর শেরেবাংলানগর পিকেএসএফ ভবনে দুদিনব্যাপী এক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। পিকেএসএফ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং ইন্ডিয়ান ওশ্যান রিম এসোসিয়েশন আইওআরএ যৌথভাবে আইওআরএ অঞ্চলে অর্থনৈতিক উন্নয়নে ক্ষুদ্রঋণের প্রসার শীর্ষক এই কর্মশালার আয়োজন করে। পিকেএসএফ ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আব্দুল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সংস্থার চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ ও আইওআরএ সচিবালয়ের পরিচালক ফেরদৌস ডাহলান বক্তব্য রাখেন। অর্থমন্ত্রী বলেনড. ইউনুস বাংলাদেশে নতুন আঙ্গিকে ক্ষুদ্রঋণ চালু করলেও ক্ষুদ্রঋণ প্রসারে পিকেএসএফ বড় অবদান রেখেছে। ক্ষুদ্রঋণের আদর্শ পদ্ধতি অনুসরণে এই প্রতিষ্ঠানটি শুরু থেকে কাজ করে যাচ্ছে। ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে এ বিষয়ে অধিকতর গবেষণার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। অনুষ্ঠানে পিকেএসএফ চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন কেবলমাত্র ক্ষুদ্রঋণ দিয়ে দারিদ্র বিমোচন করা যাবে না। এর জন্য ক্ষুদ্রঋনের সাথে অন্য আবশ্যকীয় সেবা প্রদান করতে হবে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মতো প্রয়োজনীয় সেবা নিশ্চিত না করলে কেবলমাত্র ঋণ দিয়ে দারিদ্র দূর করা যাবে না। তিনি সাম্প্রতিক সময়ে পরিচালিত এক গবেষণা জরিপের তথ্য তুলে ধরে বলেন গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে ক্ষুদ্রঋণ গ্রহণকারী মাত্র ৯ দশমিক ৪ শতাংশ গ্রাহক দারিদ্রসীমার ওপরে উঠে আসতে সক্ষম হয়েছে। ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে অথনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে আবশ্যকীয় সেবাসমূহ প্রদান করতে হবে। আইওআরএ পরিচালক ফেরদৌস ডাহলান তার বক্তব্যে বাংলাদেশকে ক্ষুদ্রঋণের রোল মডেল বলে অভিহিত করেন। অনুষ্ঠানে জানানো হয় আইওআরএএর টেকসই কর্মসূচির অংশ হিসেবে কর্মশালার আয়োজন করা হয়েছে। এতে আইওআরএএর অন্তর্ভূক্ত ১২টি দেশের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেছেন। কর্মশালায় দারিদ্র্য বিমোচন উদ্যোক্তা উন্নয়ন ও অর্থায়ন সংশ্লিষ্ট বিষয়াদির ওপর চারটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6488.csv b/Bangla_fin_news_articles/6488.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e8d167fecd2e6b1de1ec81ac6606f1c7b8519d0f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6488.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6488,পুঁজিবাজারে দিনশেষে সূচক বৃদ্ধি,2015-04-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে পাঁচ কর্মদিবস টানা দরপতনের পর বুধবার দিনশেষে কিছুটা বেড়েছে। দিনের শুরুতে ব্যাপক দরপতন হয়। তবে শেষের দিকে কিছুটা ঊর্ধ্ব গতি পায়। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বুধবারও বাজারে কয়েকটি কোম্পানিতে বিনিয়োগকারীদের লেনদেনপ্রবণতা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। বুধবার জ্বালানি ও ওষুধ খাতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে। এ দুটি খাতে লেনদেন হয়েছে ১৬৭ কোটি টাকা যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ৪৫ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেবুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২ বেড়ে ৪ হাজার ৩৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ২ বেড়ে ১ হাজার ৬৭১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৭১ কোটি ৪০ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২০টির কমেছে ১৪৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৪ বেড়ে ১৩ হাজার ৩৬০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৪৬ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ২ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯২টির কমেছে ১১৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। ডিএসই জানিয়েছেশেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের এনসিসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ অনুমোদিত মূলধন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকটির অনুমোদিত মূলধন ১ হাজার কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোম্পানির ইজিএমের মাধ্যমে সম্মতি পাওয়ার পর মূলধন বাড়ানোর বিষয়টি অনুমোদিত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6489.csv b/Bangla_fin_news_articles/6489.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d30005da7764992911e4a5f506ed6bdd8a38b0d5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6489.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6489,বাজেটে বাড়তি করের বোঝা না চাপানোর দাবি এমসিসিআইয়ের,2015-04-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসছে বাজেটে বৃহত্ কর দেন এমন করদাতাদের ওপর বাড়তি করের বোঝা না চাপানোর দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের প্রাচীনতম সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এমসিসিআই। সংগঠনটির অভিযোগ রাজস্ব ঘাটতি মোকাবেলার জন্য বৃহত্ করদাতা ইউনিটের এলটিইউ অধিভুক্ত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর করের বোঝা আরোপ করা অনুগত করদাতাদের ওপর শাস্তি প্রদানের শামিল। গতকাল রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর আয়োজনে প্রাকবাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে সংগঠনের সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর এ কথা বলেন। তিনি বলেন এটি করদাতাদের এলটিইউতে অধিভুক্ত হতে নিরুত্সাহিত করবে। রাজস্ব ঘাটতি পূরণে সরকারকে অন্য বিকল্প সন্ধান করা এবং বিচক্ষণ বাজেট প্রণয়নের পরামর্শ দেন তিনি। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় এনবিআরের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ওই আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান। এ সময় এমসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন নেতৃবৃন্দ ছাড়াও এনবিআরের বাজেট সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এমসিসিআইয়ের বাজেট প্রস্তাবে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের বিদ্যমান কর্পোরেট কর ও ব্যক্তি শ্রেণির সর্বোচ্চ করহার কমানো ব্যক্তি শ্রেণির বিদ্যমান করমুক্ত আয়সীমা আড়াই লাখ টাকা করা আমদানি পর্যায়ে অগ্রিম আয়কর ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ করার প্রস্তাব দেয়া হয়। এ সময় এমসিসিআইয়ের প্রতিনিধিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আনিসউদ দৌলা নীহাদ কবির ফারুক আহমেদ আদিব এইচ খান আক্তার মতিন চৌধুরী শামসুল আলম মল্লিক ও সাইদ আহমেদ খান প্রমুখ। ভ্যাট অফিসের হয়রানি দূর করার দাবি উইমেন চেম্বারের আসছে বাজেটে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ২৫টি দাবি তুলে ধরেছে বাংলাদেশ উইমেন চেম্বার বিডব্লিউসিসিআই। গতকাল বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে সংগঠনের সভাপতি সেলিমা আহমাদ নারী উদ্যোক্তাদের বার্ষিক টার্নওভার বিক্রয় ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত ভ্যাটমুক্ত করার দাবি জানান। সেই সঙ্গে সবক্ষেত্রে ভ্যাটের হার ৪ শতাংশ রাখা সিআইপি বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব নির্ধারণে কোটা রাখা বিগত বাজেটের ন্যায় এ খাতের উদ্যোক্তাদের জন্য ১০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ রাখা ব্যক্তিগত করমুক্ত সীমা সাড়ে তিন লাখ টাকা করা পৃথক ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হরতালের ক্ষতি পোষাতে ১০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ রাখা শুল্ক ও ভ্যাটের হয়রানি দূর করা ও সহজ সুদে ব্যাংক ঋণের দাবি জানানো হয়। শিল্পে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ চায় বিসিআই শিল্পোদ্যোগে আগ্রহ বাড়াতে জমির পরিবর্তে শিল্পে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ দেয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ। বাজেট আলোচনায় সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয় জমিতে কালো টাকা বিনিয়োগে সুযোগ দেয়া হলে জমির দাম বাড়বে। ফলে শিল্পোদ্যোগ ব্যাহত হবে। এ জন্য জমিতে এ সুযোগ না দিয়ে কেবল শিল্প বিনিয়োগে দেয়া উচিত। এছাড়া সংগঠনের পক্ষ থেকে বিদ্যমান আয়কর ভ্যাট ও শুল্কস্তর কমানোর দাবি জানানো হয়। বিসিআইর সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু ছাড়াও পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মহব্বত উল্লাহ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6490.csv b/Bangla_fin_news_articles/6490.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8a1005231f342d35009ba9a7fccefff3b2426076 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6490.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6490,মার্চে রফতানি বেড়েছে সাড়ে সাত শতাংশ,2015-04-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পণ্য রফতানি থেকে গত মার্চ মাসে আয় হয়েছে ২৫৯ কোটি ২৯ লাখ মার্কিন ডলার। গত বছরের মার্চের ২৪১ কোটি ৪০ লাখ ডলারের তুলনায় যা ৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ বেশি। আর সামগ্রিকভাবে চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের নয় মাসে জুলাইমার্চ রফতানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় তিন শতাংশ। তবে এ আয় নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় পাঁচ শতাংশ কম। রফতানি উন্নয়ন ব্যুারোর ইপিবি সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ সব তথ্য পাওয়া গেছে। সামগ্রিকভাবে অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে রফতানি আয় হয়েছে দুই হাজার ২৯০ কোটি ৪ লাখ ডলার। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুুলনায় রফতানি আয় বেড়েছে দুই দশমিক ৯৮ শতাংশ। বিগত বছরের একই সময়ে রফতানির পরিমাণ ছিল দুই হাজার ২২৪ কোটি ২৬ লাখ ডলার। ইপিবির তথ্য অনুযায়ীবরাবরের মতো এ নয় মাসের আয়ের বড় অংশ এসেছে তৈরি পোশাক খাত থেকে। এ সময় পোশাক খাতের ওভেন উপখাত থেকে ৯৫৫ কোটি ডলার এবং নিট পোশাক উপখাত থেকে থেকে আয় হয়েছে ৯০৭ কোটি ডলার। নিটওয়্যার ও ওভেন দুটি পণ্যের ক্ষেত্রে বিগত বছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হলেও নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কিছুটা পিছিয়ে আছে। সামগ্রিক রফতানি আয় প্রসঙ্গে বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি ও এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ ইএবি সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী বলেন ২০১৩ সালের সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং বিগত ৩ মাসের লাগাতার হরতালঅবরোধ রফতানি আয়ের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলেছে। ২০১৩ সালে যে ক্ষতি হয়েছে তা এখনো আমরা কাটিয়ে উঠতে পারিনি। এ সব কারণে বিগত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর রফতানি আয়ের প্রবৃদ্ধি কম এবং লক্ষ্যমাত্রা পূরণ অর্জন করা সম্ভব হয়নি। তিনি বলেন রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ইতোমধ্যে বহির্বিশ্বে আমাদের সম্পর্কে একটি নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছে। এ সব কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়তে হচ্ছে। তিনি বলেন দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা না থাকলে এ সময় রফতানি আয় আরো বাড়ার কথা ছিল। এ সময়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনও কঠিন হতো না। ইপিবির তথ্য অনুযায়ীজুলাইমার্চ সময়ে নিটওয়্যার খাতে ৯৬০ কোটি ৫১ লাখ ডলারের বিপরীতে রফতানি হয়েছে ৯০৭ কোটি ডলার। এ ক্ষেত্রে গত অর্থবছরের তুলনায় ২ দশমিক ৬৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আর ওভেন পোশাক পণ্য রফতানি হয়েছে ৯৫৫ কোটি ৭৪ লাখ ডলারের যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ কম তবে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া আলোচ্য সময়ে হিমায়িত পণ্য রফতানি হয়েছে ৪৬ কোটি ২৫ লাখ ডলারের যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৬ দশমিক ৭২ শতাংশ কম। চামড়া পণ্য রফতানি হয়েছে ১৭ কোটি ডলারের। অন্য দিকে পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এ সময় পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানি হয়েছে ৬৫ কোটি ২৮ লাখ ডলারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6491.csv b/Bangla_fin_news_articles/6491.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0644d07a84f97ad07b72832aa02b99ee8f927350 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6491.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6491,ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ও স্কয়ার টেক্সটাইলের লভ্যাংশ ঘোষণা,2015-04-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেমঙ্গলবার দুই কোম্পানি তাদের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানি দুটি হলোইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফিন্যানি্সয়াল সার্ভিস ও স্কয়ার টেক্সটাইল। ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফিন্যানি্সয়াল সার্ভিস শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। গেল বছরে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস করেছে ৭৪ পয়সা। আর নেট অ্যাসেট ভ্যালু এনএভি হয়েছে ১২ টাকা ৬১ পয়সা। কোম্পানির রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২০ এপ্রিল। এ ছাড়া তালিকাভুক্ত অপর কোম্পানি স্কয়ার টেক্সটাইল শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ২০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার। গেল বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস ৩ টাকা ৬৬ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6492.csv b/Bangla_fin_news_articles/6492.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ab636e819ba1144118e33f4586495c976bd92bff --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6492.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6492,পুঁজিবাজারে দরপতন চলছে,2015-04-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে পাঁচ কর্মদিবস ধরে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দরপতন চলছে। ডিএসইতে পাঁচ দিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক ১৮৫ পয়েন্ট কমেছে।মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫২ কমে ৪ হাজার ৩৪৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১৬ কমে ১ হাজার ৬৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।মোট লেনদেনের অর্ধেকই হয়েছে ১০ কোম্পানি ঘিরে। কোম্পানিগুলো হলোইউনাইটেড পাওয়ার ইফাদ অটো এসিআই মবিল যমুনা গ্রামীণফোন শাশা ডেনিমস ইউনিক হোটেল ফার্মা এইড শাহজীবাজার পাওয়ার এবং স্কয়ার ফার্মা। তথ্যে দেখা গেছেডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩২৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২০ কোটি ৬৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৮ট কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৯টির কমেছে ২৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দর। মঙ্গলবার লেনদেনের কেন্দ্রে ছিল জ্বালানি খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১০৪ কোটি ৩৯ লাখ টাকার যা বাজারের মোট লেনদেনের ৩২ শতাংশ। এ ছাড়া ওষুধ ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাতে লেনদেন হয়েছে ৯৬ কোটি টাকার যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ৩০ শতাংশ। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৩৭ কমে ১৩ হাজার ৩১৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩২ কোটি ৫৪ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৪ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৩টির কমেছে ১৭৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6493.csv b/Bangla_fin_news_articles/6493.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d95c45a52db5988aa5dab1ecad6a2bfafdcce368 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6493.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6493,মার্চে মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ২৭ শতাংশ,2015-04-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দুই মাস ধরেই অব্যাহতভাবে বাড়ছে জীবন যাত্রার ব্যয়। ফেব্রুয়ারি মাসের ধারাবাহিকতায় মূল্যস্ফীতি বেড়েছে মার্চ মাসেও। মার্চ মাসে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ২৭ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে এর হার ছিল ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ। জানুয়ারিতে ছিলো ৬ দশমিক শুন্য ৪ শতাংশ। মঙ্গলবার রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে প্রতিবেদটি প্রকাশ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল। এ সময় জানানো হয় খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ২৭ শতাংশ এবং খাদ্যবহির্ভূত অন্যান্য খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ১২ শতাংশ। খাদ্যপণ্যে বাড়লেও মার্চ মাসে খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি সামান্য কমেছে। মূলত বিএনপি জোটের টানা অবরোধ ও বিচ্ছিন্ন হরতালের কারণে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে বলে দাবি করেন পরিকল্পনা মন্ত্রী। তিনি বলেন রাজনৈতিক অস্থিরতায় পরিবহন ব্যবস্থা কিছুটা ব্যহত হয়েছে। এর ফলে পরিবহন খরচ বেড়েছে। এরই ধারবাহিকতায় বেড়েছে মূল্যস্ফীতিও। পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস তথ্যানুযায়ী অর্থবছরের প্রথম আট মাস ধরে মূল্যস্ফীতি নিম্মমুখী ছিল। মার্চ মাসে খাদ্য মূলস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে এর হার ছিল ৬ দশমিক ১১ শতাংশ। মার্চ মাসে মাছ মাংস শাকসবজি ফল দুধ ও দুগ্ধজাতীয় পণ্যের দাম বেড়েছে। অন্যদিকে বেড়েছে পরিধেয় বস্ত্র আসবাবপত্র শিক্ষা উপকরণের দাম। ভ্যয় বেড়েছে বাড়িভাড়া চিকিত্সা পরিবহণভাড়ার মতো সেবা খাতেও। এর ফলে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6494.csv b/Bangla_fin_news_articles/6494.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a686c0bee5124489484c520a1e83d785a3231f7a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6494.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6494,বেশি গ্রাহককে ঋণ দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রয়াত্ব ব্যাংকগুলোকে,2015-04-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,খেলাপী ঋণ নিয়ন্ত্রণ ঋণ বিতরণে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ কমপ্লায়েন্স পরিপালন বাৎসরিক আর্থিক প্রতিবেদন সময়মতো প্রকাশ ও মূলধনশক্ত অবস্থানে রাখাসহ সার্বিক বিবেচনায় রাষ্ট্রয়াত্ব ব্যাংকগুলোর প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এসব ব্যাংকের দুর্বল বিষয়গুলোর সমাধান করতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনাও দিয়েছে ব্যাংকিং খাতের এ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। অন্যদিকে রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকগুলোর ঋণ বিতরণের প্রচলিত পদ্ধতি পরিবর্তনে উন্নয়নমূলক কৃষি এসএমই ও ছোট উদ্যোক্তাদের বেশি ঋণ দিয়ে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করার কথা বলা হয়। সোমবার রাষ্ট্রয়াত্ব সোনালী জনতা অগ্রণী ও রূপালী এ চার ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গভর্নর ড. আতিউর রহমানের সভপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে চার রাষ্ট্রয়াত্ব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছাড়াও বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নররা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে ডেপুটি গভর্নর এস কে সূর চৌধুরী বলেন রাষ্ট্রয়াত্ব ব্যাংকের পরিস্থিতি এখনও এমন পর্যায়ে আসেনি যাতে সন্তুষ্টি প্রকাশ করা যায়। তাদের অনেক ক্ষেত্রেই দুর্বলতা রয়েছে যা সমাধান করতে বলা হয়েছে। তবে কিছু বিষয়ে কয়েকটি ব্যাংক ভাল করেছে। ভাল বিষয়গুলো ধরে রাখতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। যারা এখনও সন্তুষ্টজনক পর্যায়ে আসতে পারেনি তাদেরকে শিগগিরই বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি অনুযায়ী সব শর্ত পরিপালনের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। জানা গেছে ব্যাংকগুলোর মধ্যে যারা এখনও তাদের বেঁধে দেয়া নির্ধারিত ঋণ বিতরণের লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি তাদেরকে বছরের বাকি তিন মাসের মধ্যে তা পূরণের জন্য বৈঠকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ব্যতিক্রম হলে তাদেরকে শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে বলেও জানানো হয়েছে। তবে লক্ষ্যপূরণ করতে গিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ঋণের দিকে না ঝোঁকারও নির্দেশ দেয়া হয়। ব্যাংকগুলোকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে নিয়ম নীতি ভেঙে বড় কর্পোরেট বা ব্যক্তি বিশেষে ঋণ না দিয়ে উন্নয়নমূলক কৃষি এসএমই ও ছোট উদ্যোক্তাদের বেশি ঋণ দিতে বলা হয়েছে। যাতে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়। ব্যাংকিং খাতে আর কোন জালিয়াতি দেখতে চায়না বলে রাষ্ট্রয়াত্ব ব্যাংকগুলোকে পরিস্কার ভাবে জানিয়ে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে ব্যাংকগুলোর দেয়া কমপ্লায়েন্স প্রতিবেদনে যেসব কর্মকর্তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে ভুয়া তথ্য দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতেও নির্দেশ দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকগুলোর ২০১৪ সালের ব্যালেন্সশিট কেন্দ্রীয় ব্যাংকে উপস্থাপনের বিষয়েও সতর্ক করা হয়। অধিকাংশ রাষ্ট্রয়াত্ব ব্যাংকই তাদের ব্যালেন্সশিট উপস্থাপন করতে পারেনি। ফলে ব্যাংক কোম্পানির নিয়ম অনুসারে চলতি এপ্রিল মাসের মধ্যে ওই ব্যালেন্সশিট উপস্থাপন করতে হবে তাদের। এক্ষেত্রে নিয়ম হলো বছর শেষ হলে পরবর্তী দুইমাস অর্থাৎ জানুয়ারিফেব্রুয়ারির মধ্যে ব্যালেন্সশিট জমা দিতে হয়। এ সময় ব্যর্থ হলে সর্বোচ্চ দুইমাস সময় পায় তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6495.csv b/Bangla_fin_news_articles/6495.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..231e69972587a614eabc12fc3db280bf7cb312ff --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6495.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6495,পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের লেনদেন বেড়েছে ৪৩ শতাংশ,2015-04-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে গত মার্চে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের লেনদেন আগের মাসের তুলনায় প্রায় ৪৩ শতাংশ বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই জানিয়েছে মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা মোট ৬৭১ কোটি ৫২ লাখ ৭৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে। যা গত ফেব্রুয়ারি মাসের তুলনায় ২০১ কোটি ৪৮ লাখ ৫১ হাজার টাকা বেশি লেনদেন। ফেব্রুয়ারি মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪৭০ কোটি ৪ লাখ ২১ হাজার টাকা। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছে গত মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ৩১৯ কোটি ৬১ লাখ ৫৯ হাজার টাকার শেয়ার কিনেছে। ফেব্রুয়ারি মাসে শেয়ার ক্রয়ের পরিমাণ ছিল ২৫০ কোটি ৮৯ লাখ ১২ হাজার টাকা। অর্থাত্ এ সময়ে ক্রয় বেড়েছে ৬৮ কোটি ৭২ লাখ ৪৬ হাজার টাকা। এদিকে মার্চে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রয়ের পরিমাণ ছিল ৩৫১ কোটি ৯১ লাখ ১৩ হাজার টাকার শেয়ার। ফেব্রুয়ারি মাসে বিক্রয়ের পরিমাণ ছিল ২১৯ কোটি ১৫ লাখ ৯ হাজার টাকা। অর্থাত্ মার্চে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিক্রয় বেড়েছে ১৩২ কোটি ৭৬ লাখ ৪ হাজার টাকা। এদিকে পুঁজিবাজারে টানা চার কর্মদিবস ধরে দরপতন হচ্ছে। সোমবারও কমেছে ডিএসই ও সিএসইর সূচক। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৩ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৮৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩০৫ কোটি ৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬ কোটি ৫৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫টির কমেছে ২২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১২৩ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৪৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৬টির কমেছে ১৭৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6496.csv b/Bangla_fin_news_articles/6496.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cf209c1585137c44808708a08c6ef05fe1ddedf0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6496.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6496,সকল চুক্তি অব্যাহত থাকবে সুজাতা মেহতা,2015-04-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সরকারের সময়ে করা সকল চুক্তি ও সহযোগিতা বর্তমান মোদী সরকারের সময়েও অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন দেশটির বহির্বিভাগ বিষয়ক সচিব সুজাতা মেহতা। সোমবার সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে সাক্ষাত্কালে সুজাতা মেহতা এ কথা জানান। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি জানান সড়ক যোগাযোগ ও অবকাঠামো উন্নয়ন খাতে ভারত নতুন করে আরো ১ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা দিতে রাজি। যা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকালে চূড়ান্ত করা হবে। তিনি জানান সড়ক পথে ভুটাননেপালসহ আঞ্চলিক যোগাযোগ বাড়াতে ভারত ও বাংলাদেশ কাজ করছে। এক্ষেত্রে অবকাঠামো একটি বড় বাধা। তাই অবকাঠামো উন্নয়নকেই অধিক গুরুত্ব দিচ্ছে ভারত। আর আগের ঋণ সহায়তার অর্ধেক অর্থ এখনো ছাড় না করলেও নতুন প্রস্তাব প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন অবকাঠামো উন্নয়নে ইতোমধ্যে বিভিন্ন প্রকল্প চলমান রয়েছে। সেজন্য এর পরিবর্তে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে ঋণ সহায়তার প্রস্তাব করেছি আমি। তিনি আরও বলেন এছাড়া পর্যটকদের জন্য উপকূলীয় অঞ্চলে নৌট্রানজিট দেয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব ভারতের পক্ষ থেকে দেয়া হতে পারে। উভয় দেশ সম্মত হলে বাংলাদেশের পক্ষ থেকেও এ ধরনের একটি প্রস্তাব দেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6497.csv b/Bangla_fin_news_articles/6497.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8d7a2ea798d81e77234fe7ea56106781f4e35746 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6497.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6497,আর্থিক খাত সংস্কারের তাগিদ,2015-04-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকিং ব্যবস্থার উন্নয়ন পুঁজিবাজারে সংস্কারসহ বিনিয়োগ বাড়াতে আর্থিক খাতের সংস্কারের তাগিদ দিলেন অর্থনীতিবিদরা। গতকাল রাজধানীর শেরেবাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে আগামী ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেট প্রণয়নকে সামনে রেখে থিঙ্ক ট্যাঙ্ক হিসেবে পরিচিত প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিদের সাথে এ আলোচনার আয়োজন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। এতে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট পিআরআই ইকোনমিক রিসার্চ গ্রুপ ইআরজি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিআইডিএস ও বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন। মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে তারা পুঁজিবাজার সংস্কার ব্যাংকিং ব্যবস্থার উন্নয়নসহ বিনিয়োগ বাড়াতে বিভিন্ন সুপারিশ করেন। সেই সাথে রপ্তানি প্রণোদনাগুলো অগ্রাধিকার সব খাতে বণ্টন করা বড় প্রকল্পের বাস্তবায়ন আরো দ্রুত করাসহ ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির জন্য বড় বিনিয়োগ আকর্ষণের বাধা অপসারণ করার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন তারা। এসময় অর্থমন্ত্রী বলেন আমি আশা করছি প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের মতোই হবে। বিগত হরতালঅবরোধে যে ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা করেছিলাম সেটি হয়নি। অনেকেই এ ক্ষয়ক্ষতির হিসেব করছেন কিন্তু এর পরিমাণ খুব বেশি নয়। পিআরআইর নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর বলেন দেশের ৬১টি পরিবারকে দেয়া ব্যাংক থেকে ঋণ দেয়া হয়েছে ৭৭ হাজার কোটি টাকা। এটি উদ্বেগজনক। আমাদের ব্যংকিং খাত আরো শক্তিশালী করতে হবে। দেশে বিদেশি ব্যাংকের অর্থ প্রবেশের পক্ষে যুক্তি দিয়ে তিনি বলেন বিদেশি ব্যাংকে সুদ হার মাত্র ৩ থেকে ৫ শতাংশ। কিন্তু এদেশের ব্যাংকের মালিকরা ১৭১৮ শতাংশ সুদ নিচ্ছেন। তারা একরকম ঝুঁকিহীন ব্যবসা করে যাচ্ছেন। তিনি বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ বাড়াচ্ছে কিন্তু তাতে আমাদের রপ্তানি সক্ষমতা কতটা কমছে তা দেখতে হবে। বিআইডিএসএর গবেষণা পরিচালক বিনায়ক সেন বলেন যেহেতু এবছরই সহস্রাব্দ লক্ষ্য অর্জনের এমডিজি সময় শেষ হচ্ছে তাই আগামী বাজেট প্রতিবেদনে এর অগ্রগতি সংক্রান্ত তথ্য থাকা প্রয়োজন। তিনি সোনালী ব্যাংককে রাষ্ট্রীয় মালিকানায় রেখে অন্য ব্যাংকগুলোকে বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেয়ার আহ্বান জানান। অর্থনীতিবিদ জায়েদী সাত্তার বলেন বাংলাদেশের গড়ে ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন আশাব্যঞ্জক। কিন্তু আমাদের এ বৃত্ত থেকে বেরিয়ে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে। তিনি বলেন গড়ে ১৫ শতাংশ রপ্তানি প্রবৃদ্ধি নিয়ে বড় প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব নয়। এর জন্য অবকাঠামোর উন্নয়ন করতে হবে। বাণিজ্য নীতিও এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। অর্থনীতি সমিতির সভাপতি আশরাফ উদ্দিন চৌধুরী বলেন গত কয়েক মাসে হরতাল অবরোধ জঙ্গিবাদের ফলে ক্ষতি হউক বা না হউক সকলেই চাইবে যেনো তাদের বেইল আউট বা বিশেষ সুবিধা দেয়া হয়। বাজেটে এ বিষয়টি সঠিকভাবে দেখতে হবে। তিনি বলেন দেশের ৪ শতাংশ ঋণ গ্রহীতার কাছে দেয়া হয়েছে মোট ঋণের ৯০ শতাংশ অর্থ এটি ঝুঁকিপূর্ণ। বড় ঋণ গ্রহীতাদের বেশি সুবিধা দেয়া হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি আর্থিক খাতে ঋণ ব্যবস্থাপনা আরো শক্তিশালী করার তাগিদ দেন। অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দীন বলেন আমাদের বিনিয়োগ বোর্ডকে ঢেলে সাজাতে হবে। সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্বের পিপিপি গতিশীলতা আনতে হবে। যে সমস্ত সরকারি নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা রয়েছে তাদেরও নিয়ন্ত্রণের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। তিনি অভিযোগ করে বলেন টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির নিকট সরকারের অনেক পাওনা রয়েছে কিন্তু তারা তা পরিশোধ করছে না। এর জবাবে অর্থমন্ত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন সরকারি প্রতিষ্ঠান যারা বেআইনিভাবে টাকা ধরে রেখেছে সেটি বন্ধ করতে হবে। তাদের জেল দিতে হবে। বিআইডিএসএর জ্যেষ্ঠ গবেষক নাজনীন সুলতানা বলেন সরকার রপ্তানি খাতে যে প্রণোদনা দেয় তার ৫৫ শতাংশ নিয়ে যায় তৈরি পোশাক খাত। কিন্তু রপ্তানি নীতিতে অগ্রাধিকার আরো খাত রয়েছে যারা প্রণোদনা পায় না। তৈরি পোশাক খাতে ভর্তুকি কমিয়ে অন্য খাতে দেয়ার আহ্বান জানান তিনি। সেইসাথে ইন্টারনেট ব্যবহার খরচ কমাতে উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6498.csv b/Bangla_fin_news_articles/6498.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8d857e76188e96ca3b5b5491bfc459e3a1753d00 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6498.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6498,রাজনৈতিক অস্থিরতায় উত্পাদন ক্ষতি ৪৯০০ কোটি টাকা,2015-04-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মধ্য মার্চ পর্যন্ত প্রায় আড়াই মাসে ৪ হাজার ৯০০ কোটি টাকা উত্পাদন ক্ষতি হয়েছে। এমনটিই দাবি করেছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগসিপিডি। বাজেট পূর্ব অর্থনৈতিক পর্যালোচনা উপস্থাপন উপলক্ষে গতকাল রবিবার সকালে রাজধানীর ব্র্যাক ইন সেন্টারে সিপিডি আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে এ দাবি করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে সিপিডির ডিসটিংগুইশড ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন বর্তমানে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে নানা ইতিবাচক দিক থাকা সত্ত্বেও ব্যক্তিখাতের বিনিয়োগে তেজী ভাব নেই। এর কারণ হলো রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের অভাব। আগামী অর্থ বছরের বাজেটে বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়িয়ে অর্থনীতির গতিকে বেগবান করাই হবে মূল চ্যালেঞ্জ। এছাড়া বাজেটে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি এবং রেমিট্যান্স আয় বাড়াতে অধিকতর গুরুত্ব দিতে হবে। সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. মুস্তাফিজুর রহমান এবং অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এতে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান। তিনি বলেন গত ৫ জানুয়ারি থেকে ১৭ মার্চ পর্যন্ত হরতাল ও অবরোধে বিভিন্ন খাতের উত্পাদন ব্যাহত হয়েছে। যার বাজারমূল্য প্রায় ৪ হাজার ৯০০ কোটি টাকা। এ ক্ষেত্রে মোট ক্ষতি বেশি হলেও দ্বৈত হিসাবায়ন বিবেচনায় নিয়ে নিট উত্পাদন ক্ষতি ধরা হয়েছে। এ ক্ষতির ফলে চলতি অর্থ বছরের জিডিপি প্রবৃদ্ধি শূন্য দশমিক ৫৫ শতাংশ কমবে। খাতগুলোর মধ্যে কৃষিতে ৩৯৮ কোটি টাকা পোলট্রিতে ৬০৬ কোটি চিংড়ি ও হিমায়িত খাদ্যে ৭৪১ কোটি গার্মেন্টস খাতে ১ হাজার ৩১৮ কোটি প্লাস্টিক খাতে ২৪৪ কোটি যোগাযোগ ও পরিবহন খাতে ৭৪৪ কোটি পর্যটনে ৮২৫ কোটি ব্যাংক ও বীমা খাতে ১৫৬ কোটি এবং পাইকারি ও খুচরা বিক্রি খাতে ৪৪৮ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে সম্পদের ক্ষতি এই হিসাবের মধ্যে নেই। সম্পদের ক্ষতি যোগ হলে মোট ক্ষতি আরো বাড়বে। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সরকারের রাজস্ব আদায়ে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে উল্লেখ করে তৌফিকুল ইসলাম বলেন চলতি অর্থ বছরের প্রথম ৮ মাসে আয়কর মূসক ও শুল্কসহ রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর আয় ও এনবিআর বহির্ভূত আয় লক্ষ্যমাত্রা থেকে অনেক দূরে রয়েছে। বছর শেষে সরকারের রাজস্ব আয়ে ২৫ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি থাকতে পারে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি এডিপি বাস্তবায়নও অনেক কম। ৮ মাসে এডিপির মাত্র ৩৮ দশমিক ৫ শতাংশ বাস্তবায়ন হয়েছে। অর্থনীতির সার্বিক দিক নিয়ে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন বর্তমানে দেশের মূল্যস্ফীতির হার বাণিজ্যিক সুদের হার এবং মুদ্রা বিনিময় হার স্থিতিশীল রয়েছে। বৈদেশিক আয়ব্যয়ে উদ্বৃত্ত রয়েছে। বিশ্বব্যাপী তেলের দাম কমায় ভর্তুকির চাপও কম। তাই সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীল রয়েছে কিন্তু এসব সুযোগ থাকার পরও ব্যক্তিখাতের বিনিয়োগ খুব কম। তিনি বলেন বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশের ফাঁদ থেকে বের করে আনতে হলে ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন জরুরি হয়ে পড়েছে। ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার মধ্যেও অর্থনীতির বেশ কয়েকটি সূচক ইতিবাচক রয়েছে। তবে বিশ্বব্যাপী তেলের দাম কমায় মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর অর্থনীতি কিছুটা চাপে রয়েছে। এর প্রভাব আমাদের রেমিট্যান্স আয়ে পড়তে পারে। সিপিডির প্রবন্ধে বলা হয়েছে আগামী বছর টাকার চাহিদা বাড়বে। কারণ সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন করতে হলে এ খাতে বাড়তি ২২ হাজার কোটি টাকা লাগবে। তবে ইতিবাচক দিক হলো বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমায় এবার সরকারের ভতুর্কি কমবে। ধারণা করা হচ্ছে আগামী অর্থ বছরেও জ্বালানি তেলের দাম বাড়বে না। এদিকে বাজেট ঘাটতি অর্থায়নে সরকারের ব্যাংকের উপর নির্ভরশীলতা কমলেও সঞ্চয়পত্রের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ নেয়া হচ্ছে। পুরো অর্থ বছরে সরকারের সঞ্চয়পত্র বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯ হাজার ৫৬ কোটি টাকা। তবে জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত ৭ মাসে সরকার ১৫ হাজার ৭৪৭ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি করেছে। তবে ব্যাংক থেকে যে পরিমাণ ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ছিল বছর শেষে তা কম থাকবে। এছাড়া ঘাটতি বিবেচনায় নিয়েই নতুন বছরের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করতে হবে। কর বহির্ভূত আয়ের দিকে আরো জোর দিতে হবে। পাশাপাশি ভ্যাট আইন চূড়ান্ত করে তা কার্যকর করা প্রয়োজন বলেও প্রবন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6499.csv b/Bangla_fin_news_articles/6499.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f55bb68f75356abb1987fd6d9d051708d30d82bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6499.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6499,সরকারি টাকা ধরে রাখলে সোজা জেলে অর্থমন্ত্রী,2015-04-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারি বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান যারা আদায়কৃত অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা না দিয়ে ধরে রেখেছেন তাদের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন যারা বেআইনিভাবে টাকা ধরে রেখেছে তারা স্ট্রেট জেলে যাবে। বিভিন্ন স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে সরকারের পাওনা রয়েছে এমন অভিযোগ করা হলে অর্থমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন। অর্থমন্ত্রী বলেন বিভিন্ন সংস্থায় চেয়ারম্যান নিয়োগ দেয়ার পর তারা অনেকেই নিজেদের মতো করে প্রতিষ্ঠান চালান। তারা আর্থিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেন। যারা বেআইনী ভাবে সরকারের অর্থ ধরে রেখেছেন তাদের শাস্তি হওয়া উচিত জেল দেয় উচিত। এভাবে প্রতিষ্ঠানগুলোর টাকা ধরে রাখাটা এবার বন্ধ করা হবে। রবিবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে আগামী ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেট প্রণয়নকে সামনে রেখে থিঙ্ক ট্যাঙ্ক হিসেবে পরিচিত প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিদের সাথে এ আলোচনার আয়োজন করেন অর্থমন্ত্রী। আলোচনায় একজন অর্থনীতিবিদ অভিযোগ করেন সরকারি বিভিন্ন সংস্থার কাছে সরকারের অনেক পাওনা রয়েছে। যেমন টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি বড় অংকের অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা দিচ্ছে না। এধরনের বক্তব্যের বিপরীতে অর্থমন্ত্রী উপরোক্ত মন্তব্য করেন। প্রাক বাজেট আলোচনায় অংশ নেন পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট পিআরআই ইকোনমিক রিসার্চ গ্রুপ ইআরজি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিআইডিএস ও বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সদস্যরা। বাজেট বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন আগামি বাজেটের আকার হতে পারে ৩ লাখ কোটি টাকার মতো। এবারের বাজেটে বিদ্যুত্ খাতে প্রাধ্যন্য দেয়া হবে। সেইসাথে অগ্রাধিকার দেয়া হবে শিক্ষা স্বাস্থ্য এবং অককাঠামোকে। বাজেট বিষয়ে বিভিন্ন আলোচনার জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন এবারের চলতি বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ ছিলোনা। যেটি ছিলো তা হলো জরিমানা এটি আগেও ছিলো। ব্যাংক সুদের হার অনেক বেশি স্বীকার করে অর্থমন্ত্রী বলেন যারা ব্যাংক চালান তাদের অন্য স্থানেও বিনিয়োগ রয়েছে তারাও উদ্যোক্তা। তাদেরই সুদ হার কমাতে ভূমিকা রাখতে হবে। এসময় চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন হরতাল অবরোধে আমরা যেরকমটি ক্ষয়ক্ষতির আশংকা করেছিলাম সেটি হয়নি। ক্ষয়ক্ষতির হিসেব অনেকেই করছে আমরাও করছি। তবে আশংকার চেযেও ক্ষতির পরিমান কম হয়েছে। চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশ হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন অর্থমন্ত্রী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6500.csv b/Bangla_fin_news_articles/6500.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1567045ac9076a48932768a6eea41fee4f01bb04 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6500.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6500,আগ্রাসী ব্যাংকিংয়ে সতর্কর্তা গভর্নরের,2015-04-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগ্রাসী ব্যাংকিং বন্ধ করতে নতুন ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সর্তক করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। একই সঙ্গে ব্যাংকের মাধ্যমে যেন কোনো ভাবেই জঙ্গি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে অর্থায়ন হতে না পারে সে দিকও খেয়াল রাখার পরামর্শ দেন তিনি। রবিবার নতুন অনুমোদন পাওয়া নয়টি ব্যাংকের মধ্যে তিন এনআরবি ছাড়া অন্য ছয়টি ব্যাংকের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন গভর্নর ড. আতিউর রহমান। ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর ভিত্তিক বার্ষিক প্রতিবেদনের ওপর এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে নতুন ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীরা ছাড়াও ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর চৌধুরী নির্বাহী পরিচালক এস এম মনিরুজ্জামান নওশাদ আলী চৌধুরী সাইফুল ইসলাম অফসাইট সুপারভিশন বিভাগ ও ব্যাংক পরিদর্শন সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোর মহাব্যবস্থাপকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে মেঘনা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নূরুল আমিন সাংবাদিকদের জানানব্যবসা পরিচালনার বিভিন্ন আর্থিক সূচক নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়। যেসব ব্যাংকের আর্থিক সূচক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দৃষ্টিতে অস্বাভাবিক বলে মনে হয়েছে তাদের সাথে আলাদাভাবে বৈঠকের কথা জানানো হয়েছে। এ ছাড়া নতুন ব্যাংকগুলোকে আগ্রাসী ব্যাংকিং থেকে দূরে থাকার সতর্কবার্তা দিয়েছেন গভর্নর। মধুমতি ব্যাংকের এমডি মিজানুর রহমান বলেন বৈঠকে নিয়মের মধ্যে থেকে ব্যবসা পরিচালনার জন্য নতুন ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছেন গভর্নর।নতুন প্রজন্মের এ সব ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইন লঙ্ঘন করে আগ্রাসী ব্যাংকিং করাসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। তাই বৈঠকে নতুন ব্যাংকগুলোতে সুশাসন নিশ্চিত করাসহ সার্বিক ব্যবসার উন্নয়ন অভ্যন্তরীণ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা যথাযথ পরিপালনের ওপর জোর দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া উত্পাদনশীল খাতে বিশেষ করে কৃষিঋণ বিতরণ কার্যক্রম বেগবান করতে এমডিদের তাগিদ দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6501.csv b/Bangla_fin_news_articles/6501.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b57e45a46b95b81e304c0593131bc171221c7c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6501.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6501,ইটিএফ চালুর চেষ্টা চলছে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক,2015-04-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা বলেছেন বর্তমানে বাজারে শুধু মেয়াদি তহবিল লেনদেন করা হয়। বেমেয়াদি তহবিলগুলোকে ইটিএফ এর মাধ্যমে লেনদেনযোগ্য করার চেষ্টা করছে ডিএসই। বিএসইসির অনুমতিক্রমে শিগগির একটি ইনোভেটিভ ওপেনঅ্যান্ড মিউচুয়াল ফান্ড ইটিএফ বাজারে আনার চেষ্টা চলছে। এ ফান্ড চালুর ব্যাপারে বিএসইসি ও ডিএসই যৌথভাবে কাজ করছে। প্রাথমিকভাবে ঝুঁকি হ্রাসের জন্য সূচকের সাথে সমন্বয় করে এটি চালু করা হবে। ডিএসইর ট্রেনিং একাডেমি কর্তৃক আয়োজিত তিন দিনব্যাপী অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনকালে রবিবার ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ সব কথা বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা এ কে ম জিয়াউল হাসান খান। ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরো বলেন অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির প্রধান কাজ হলোমিউচ্যুয়াল ফান্ড পরিচালনা করা। মিউচ্যুয়াল ফান্ড হলোসবচেয়ে বৈচিত্র্যপূর্ণ তহবিল। এই তহবিলের বহুমুখী বিনিয়োগের ফলে পুঁজিবাজারে ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে ঝুঁকি অনেকাংশে কম থাকার কথা। যারা পুঁজিবাজার সম্পর্কে কম ধারণা রাখেন এবং কম ঝুঁকি নিতে আগ্রহী তারা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6502.csv b/Bangla_fin_news_articles/6502.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4c984556695b0393447480f44befb1688fab6606 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6502.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6502,পুঁজিবাজারে শেয়ারদর কমেছে,2015-04-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে রবিবার। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানির মধ্যে ৭৮ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই কমেছে ৭৫ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর। এ দিকে বাজারে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর কমলেও লেনদেন বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছেরবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪১ কমে ৪ হাজার ৪৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৬ কমে ১ হাজার ৬৯৬ দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩১১ কোটি ৬১ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৩৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪২টির কমেছে ২৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারদর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১০১ কমে ১৩ হাজার ৫৭৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ৮২ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ১৬ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯টির কমেছে ১৬৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দর। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেগত কয়েক দিন ধরে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসলেও তা কতটা স্থায়ী বিনিয়োগকারীরা তা বিবেচনা করছেন। এ জন্য এখনো সূচকে ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে না। দাম বৃদ্ধির ক্ষেত্রে টেলিকমিউনিকেশন ও সিমেন্ট খাতের শেয়ারগুলো এগিয়ে ছিল। আর দর কমার ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল সাধারণ বিমা খাতের কোম্পানিগুলো। এ দিকে লেনদেনের ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল জ্বালানি খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১১৮ কোটি টাকা যা বাজারের মোট লেনদেনের ৩৮ শতাংশ। রবিবার থেকে লেনদেন শুরু হয়েছে ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির। এই দিন কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ৭৯ কোটি ১৬ লাখ টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের এক চতুর্থাংশেরও বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6503.csv b/Bangla_fin_news_articles/6503.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..87ec7ca4d4dca0b435157639b48794b9cffa3ee0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6503.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6503,প্রাক বাজেট আলোচনা আর্থিক খাত সংস্কারের তাগিদ অর্থনীতিবিদদের,2015-04-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকিং ব্যবস্থার উন্নয়ন পুঁজিবাজারে সংস্কারসহ বিনিয়োগ বড়াতে আর্থিক খাতের সংস্কারের তাগিদ দিলেন অর্থনীতিবিদরা। রবিবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে আগামী ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেট প্রণয়নকে সামনে থিঙ্ক ট্যাঙ্ক হিসেবে পরিচিত প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিদের সাথে এ আলোচনার আয়োজন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। এতে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট পিআরআই ইকোনমিক রিসার্চ গ্রুপ ইআরজি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিআইডিএস ও বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সদস্যরা অংশ গ্রহণ করেন। মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে তারা পুঁজিবাজার সংস্কার ব্যাংকিং ব্যবস্থার উন্নয়নসহ বিনিয়োগ বাড়াতে বিভিন্ন সুপারিশ করেন। সেই সাথে রপ্তানি প্রণোদনাগুলো অগ্রাধকার সব খাতের জন্য বণ্টন করা বড় প্রকল্পের বাস্তবায়ন আরো দ্রুত করাসহ ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির জন্য বড় বিনিয়োগ আকষনের বাধা অপসারণ করার প্রতি গরুত্বারোপ করেন তারা। এসময় অর্থমন্ত্রী বলেন আমি আশাকরছি প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের মতোই হবে। বিগত হরতালঅবরোধে যে ধরনের ক্ষতির আশংকা করেছিলাম সেটি হয়নি। অনেকেই এ ক্ষয়ক্ষতির হিসেব করছেন কিন্তু এর পরিমান খুব বেশি নয়। পিআরআইর নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর বলেন দেশের ৬১টি পরিবারকে দেয়া ব্যাংক থেকে ঋণ দেয়া হয়েছে ৭৭ হাজার কোটি টাকা। এটি উদ্বেগজনক। আমাদের ব্যংকিং খাত আরো শক্তিশালী করতে হবে। দেশে বিদেশি ব্যাংকের অর্থ প্রবেশের পক্ষে যুক্তি দিয়ে তিনি বলেন বিদেশি ব্যাংকে সুদ হার মাত্র ৩ থেকে ৫ শতাংশ। কিন্তু এদেশের ব্যাংকের মালিকরা ১৭১৮ শতাংশ সুদ নিচ্ছেন। তারা একরকম ঝুঁকিহীন ব্যবসা করে যাচ্ছেন। তিনি বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ বাড়াচ্ছে কিন্তু তাতে আমাদের রপ্তানি সক্ষমতা কতটা কমছে তা দেখতে হবে। সঞ্চয় পত্রে সরকারের দায় অনেক বেড়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে সুদ হার কমানোর পক্ষে মত দেন তিনি। বিআইডিএস এর গবেষণা পরিচালক বিনায়ক সেন বলেন এমডিজি লক্ষ্য অর্জনের সময় শেষ হচ্ছে তাই আগামী বাজেট প্রতিবেদনে এর অগ্রগতি সংক্রান্ত তথ্য থাকা প্রয়োজন। তিনি সোনালী ব্যাংককে রাষ্ট্রীয় মালিকানায় রেখে অন্য ব্যাংকগুলোকে বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেয়ার আহ্বান জানান। অর্থনীতিবিদ জায়েদী সাত্তার বলেন বাংলাদেশের গড়ে ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন আশাব্যঞ্জক। কিন্তু আমাদের এ বৃত্ত থেকে বেরিয়ে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে। তিনি বলেন গড়ে ১৫ শতাংশ রফতানি প্রবৃদ্ধি নিয়ে বড় প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব নয়। এর জন্য অবকাঠামোর উন্নয়ন করতে হবে। বাণিজ্য নীতিও এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ন। অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দীন বলেন আমাদের বিনিয়োগ বোর্ডকে ঢেলে সাজাতে হবে। সরকারিবেসরকারি অংশীদারিত্বের পিপিপি গতিশীলতা আনতে হবে। যে সমস্ত সরকারি নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা রয়েছে তাদেরও নিয়ন্ত্রণের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। তিনি অভিযোগ করে বলেন টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির নিকট সরকারের অনেক পওনা রয়েছে কিন্তু তারা তা পরিশোধ করছে না। এর জবাবে অর্থমন্ত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন সরকারি প্রতিষ্ঠান যারা বেআইনি ভাবে টাকা ধরে রেখেছে সেটি বন্ধ করতে হবে। তাদের জেল দিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6504.csv b/Bangla_fin_news_articles/6504.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e33669ea984eaf1ea386a9552730599005a1de65 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6504.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6504,সঞ্চয়পত্রে কমছে সুদের হার,2015-04-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। রবিবার আগামী অর্থবছরের প্রাকবাজেট আলোচনায় বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইন্সটিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক আহসান মনসুর সঞ্চয়পত্রের বিষয়ে অর্থমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করার পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান আমাদের সঞ্চয়পত্রগুলোতে সুদের হার খুবই বেশি। এভাবে চলতে থাকলে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়ার ফলে সরকারের ভবিষ্যৎ ঋণের বোঝা বেড়ে যাবে। সে কারণেই এই সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে। কবে থেকে এবং কী পরিমাণে সুদের হার কমানো হবে সে বিষয়ে কিছু জানাননি অর্থমন্ত্রী। প্রাক বাজেট আলোচনায় আহসান মনসুর অর্থমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা জানান সুদের হার বেশি হওয়ায় সঞ্চয়পত্র বিক্রি আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। চলতি অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র থেকে সরকার ঋণ নেওয়ার যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল আট মাসেই জুলাইফেব্রুয়ারি তার দ্বিগুণেরও বেশি ঋণ নেওয়া হয়ে গেছে। এমনটা হতে থাকলে সরকারের বাজেট ব্যবস্থাপনা সমস্যার মধ্যে পড়বে। জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন সঞ্চয়পত্রের বেশি সুদ আর থাকবে না। ব্যাংকের তুলনায় বেশি সুদের আশায় অনেকেই সঞ্চয়পত্র কেনা দিকে দিকে ঝুঁকেছেন। সম্প্রতি ব্যাংকের সুদ হার আরও কমে যাওয়ায় সঞ্চয়পত্র বিক্রি ব্যাপকহারে বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে জুলাইফেব্রুয়ারি মোট ২৬ হাজার ৫৩৩ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এই সময়ে আগে কেনা সঞ্চয়পত্রের আসলসুদ বাবদ ৮ হাজার ২৫০ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে সরকার। ফলে সঞ্চয়কারীদের নিট বিনিয়োগ অর্থাৎ সরকারের এ খাতে ঋণ দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ২৮৩ কোটি টাকা যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ২০০ শতাংশ বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6505.csv b/Bangla_fin_news_articles/6505.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f99e93ec39f540833c50059eb8d50224d2ee81c0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6505.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6505,সামাজিক খাতে সরকারের ব্যয় তুলনামূলক কম,2015-04-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকরি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণএর অর্থনৈতিক পর্যালোচনায় বলা হয়েছে যেসাম্প্রতিক সময়ে মোট ব্যয়ের অনুপাতে শিক্ষা স্বাস্থ্য সামাজিক নিরাপত্তা ও কল্যাণ এবং আবাসন খাতে সরকারি ব্যয়ের বরাদ্দ হ্রাস পেয়েছে। সামাজিক খাতগুলোতে বরাদ্দ কমার এ প্রবণতা চলতে থাকলে দেশের সামাজিক উন্নয়নের ধারা বাধাগ্রস্ত হবে। পর্যালোচনায় বলা হয়েছে মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি অনুপাতে মোট সরকারি ব্যয়ের পরিমাণের দিক থেকে অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে। গবেষণায় দেখা গেছে২০১৩ সালে বাংলাদেশে জিডিপির অনুপাতে সরকারি ব্যয়ের পরিমাণ ১৬ দশমিক ৭৯ শতাংশ ছিল যা অন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ছিল ৩২ দশমিক ২১ শতাংশ। সরকারি ব্যয়ের পরিমাণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ তার প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত ২৭ দশমিক ২৬ ও মিয়ানমার ২৭ দশমিক ১৮ থেকেও পিছিয়ে রয়েছে। শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে সাম্প্রতিক সময়ে সরকারি ব্যয়ের বরাদ্দ আনুপাতিক হারে হ্রাস পেয়েছে। এ খাতে প্রকৃত সরকারি ব্যয় মোট ব্যয়ের অনুপাতে ২০০৮ ২০০৯ ২০১০ ২০১১ ২০১২ ও ২০১৩ তে যথাক্রমে ১৭ দশমিক ১ ১৬ দশমিক ৯ ১৮ দশমিক ৬ ১৮ দশমিক ৪ ১৬ দশমিক ৬ এবং ১৬ দশমিক ১ শতাংশ ছিল। ২০১৪ র্অথবছরে এ খাতে সংশোধিত সরকারি ব্যয়ের পরিমাণ ১৬ দশমিক ৩ এবং ২০১৫ অর্থবছরে ১৫ দশমিক ৬ শতাংশ। স্বাস্থ্য খাতেও সরকারি ব্যয়ের আনুপাতিক হার ধীরে ধীরে কমছে। এ খাতে প্রকৃত সরকারি ব্যয় মোট ব্যয়ের অনুপাতে ২০০৮ ২০০৯ ২০১০ ২০১১ ২০১২ ও ২০১৩ অর্থবছরে যথাক্রমে ৭ দশমিক ২ ৭ দশমিক ১ ৭ দশমিক ৩ ৭ দশমিক ১ ৬ দশমিক ৬ এবং ৬ দশমিক ৪ শতাংশ ছিল। ২০১৪ র্অথবছরে এ খাতে সংশোধিত সরকারি ব্যয়ের পরিমাণ ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। সামাজিক নিরাপত্তা ও কল্যাণ খাতে প্রকৃত সরকারি ব্যয় মোট ব্যয়ের অনুপাতে অর্থবছর ২০০৮ থেকে ২০১৩ অর্থবছর পর্যন্ত ছিল যথাক্রমে ৫ দশমিক ৫ ১১ ৮ দশমিক ১ ৭ দশমিক ৬ ৭ দশমিক ৮ এবং ৭ দশমিক ৫ শতাংশ ছিল। এ খাতে ২০১৪ র্অথবছরে সংশোধিত সরকারি ব্যয়ের পরিমাণ ৭ দশমিক ১ শতাংশ। একই প্রবণতা দেখা গেছে আবাসন খাতে। সামাজিক খাতগুলোতে সরকারি ব্যয়ের বর্তমান নিম্নমুখী প্রবণতার প্রেক্ষিতে প্রতিবেদনে এ খাতে ব্যয় বাড়াতে কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলেছে। পাশাপাশি যথাযথ রাজস্ব ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি করে সামাজিক খাতগুলোতে পর্যাপ্ত সরকারি ব্যয় বরাদ্দ করা প্রয়োজন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6506.csv b/Bangla_fin_news_articles/6506.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c59a45b7a2c56922e05511358305fbe4660247b6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6506.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6506,সপ্তাহজুড়ে পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বৃদ্ধি,2015-04-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সাময়িকভাবে কমে আসায় গত সপ্তাহ শেষে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও সূচক কমেছে। শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় প্রায় ১৬ শতাংশ বেড়েছে। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছেগেল সপ্তাহ শেষে সূচক কমায় ডিএসইর সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও আগের সপ্তাহের তুলনায় ৩ দশমিক ২৯ শতাংশ কমেছে। গেল সপ্তাহে ডিএসইতে পিই রেশিও দশমিক ৫৫ কমে ১৬ দশমিক ২৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। খাতভিত্তিক পিই রেশিও বিশ্লেষণে দেখা যায়ব্যাংক খাতের পিই রেশিও ৭ দশমিক ৪০ পয়েন্ট সিমেন্ট খাতের ৩১ দশমিক ৫০ পয়েন্ট প্রকৌশল খাতের ১৯ পয়েন্ট জ্বালানি ও বিদ্যুত্ খাতের ১২ দশমিক ৮ পয়েন্ট সাধারণ বিমা খাতে ১০ দশমিক ৭ পয়েন্টে বিবিধ খাতের ৩৮ পয়েন্ট এনবিএফআই খাতের ১৭ দশমিক ২ পয়েন্টে ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২৮ দশমিক ৯ পয়েন্ট এবং বস্ত্র খাতের ১০ দশমিক ৯ পয়েন্ট। এ দিকে গেল সপ্তাহে তালিকাভুক্ত নয় কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ফিনিক্স ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ২০ শতাংশ নগদ কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স ১০ শতাংশ নগদ ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স ১০ শতাংশ নগদ ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স ১০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার রূপালি ইন্স্যুরেন্স ১০ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার এপেক্স ফুটওয়্যার ৫৫ শতাংশ নগদ ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ৮ শতাংশ নগদ ও ৪ শতাংশ বোনাস শেয়ার যমুনা ব্যাংক ১৯ শতাংশ বোনাস শেয়ার এবং বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6507.csv b/Bangla_fin_news_articles/6507.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..659cc404cb115a0bd8ca27edbbfe61f97d6ddc2a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6507.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6507,পরিবেশবান্ধব খাত ব্যাংকের অর্থায়ন বাড়ছে,2015-04-04,রেজাউল হক কৌশিক,জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকির সঙ্গে উপযোগী পরিবেশ রক্ষায় ব্যাংক ও ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টা বেগবান করার উপর গুরুত্ব দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সম্প্রতি এ বিষয়ের গুরুত্ব আরো বাড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণ বিতরণ বাধ্যতামূলক করে একটি প্রজ্ঞাপনও জারি করেছে। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী গত জানুয়ারি থেকে পুরাতন ব্যাংকগুলো তাদের মোট বিনিয়োগের পাঁচ শতাংশ এবং নতুন ব্যাংকগুলো বিনিয়োগের তিন শতাংশ হারে বিতরণও শুরু করেছে বলে বিভিন্ন ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে। পরিবেশবান্ধব খাতে ব্যাংকগুলোর ঋণ বিতরণের পরিমাণ দেখলে দেখা যায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন কার্যকর হওয়ায় আগেই পরিবেশবান্ধব খাতে ব্যাংকগুলোর ঋণ বিতরণ বেড়েছে। ২০১৪ সালে এ খাতে ব্যাংকগুলো প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মোট ৪৫ হাজার ৫৩ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে। এর মধ্যে সরাসরি পরিবেশবান্ধব কর্মকাণ্ডে বিতরণ করা হয়েছে ৩ হাজার ৬২৩ কোটি টাকা। আর পরিবেশবান্ধব উপায়ে পরিচালিত হয় এমন বিভিন্ন প্রকল্পে দেয়া হয়েছে ৪১ হাজার ৪২৯ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রিন ব্যাংকিং এন্ড সিএসআর বিভাগের হালনাগাদ প্রতিবেদন পর্যালোচনায় এমন তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী গতবছরের প্রতি প্রান্তিকে আগের প্রান্তিকের তুলনায় পরিবেশবান্ধব খাতে ঋণপ্রবাহ বেড়েছে। অক্টোবরডিসেম্বর প্রান্তিকে এ খাতে ব্যাংকগুলো মোট ১৪ হাজার ৮৯০ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে। এর মধ্যে সরাসরি পরিবেশবান্ধব খাতে দেয়া হয়েছে এক হাজার ১০২ কোটি টাকা। তার আগে জুলাইসেপ্টেম্বর প্রান্তিকে বিতরণ হওয়া ১১ হাজার ৩৬ কোটি টাকার মধ্যে সরাসরি পরিবেশবান্ধব কাজে দেয়া হয় ৯০৯ কোটি টাকা। এপ্রিলজুন সময়ে পরিবেশবান্ধব খাতে মোট ১১ হাজার ২৫৭ কোটি টাকা বিতরণ হয়েছিল যার মধ্যে ৯২৫ কোটি টাকা দেয়া হয় সরাসরি পরিবেশবান্ধব কাজে। আর বছরের প্রথম ৩ মাসে জানুয়ারিমার্চ পরিবেশবান্ধব খাতে বিতরণ হওয়া ৭ হাজার ৮৬৯ কোটি টাকার মধ্যে সরাসরি পরিবেশবান্ধব কাজে দেয়া হয় ৬৮৭ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক ম. মাহফুজুর রহমান পরিবেশবান্ধব খাতে ঋণপ্রবাহ বৃদ্ধি প্রসঙ্গে বলেন পরিবেশবান্ধব খাতে গঠিত পুনঃঅর্থায়ন তহবিল ব্যবহার নীতিমালা অনেক সহজ করা হয়েছে। এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন তহবিল ব্যবহারের জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে কঠোর নির্দেশনা দেয়ায় এ খাতে ঋণপ্রবাহ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। পরিবেশবান্ধব খাতে অর্থায়ন বাড়াতে ব্যাংকগুলোর ঋণ বিতরণ কার্যক্রম নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে বলেও তিনি জানান। সংশ্লিষ্টরা বলছেন পরিবেশবান্ধব অর্থায়নের মাধ্যমেই টেকসই ব্যাংকিং ব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব। বাংলাদেশের মতো জলবায়ু ও পরিবেশ বিপর্যয় সংকুলান একটি দেশে অর্থায়নের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও পরিবেশবান্ধব খাতে বিনিয়োগের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিজস্ব অর্থায়নে ২০০ কোটি টাকার একটি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল রয়েছে। এছাড়া পরিবেশবান্ধব ইটভাটা স্থাপনে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এডিবি আর্থিক সহায়তায় ৪০০ কোটি টাকার পৃথক আর একটি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল রয়েছে। প্রসঙ্গত সরাসরি পরিবেশবান্ধব খাত বলতেইটিপি নবায়নযোগ্য জ্বালানি সৌর শক্তি জ্বালানি দক্ষ বা সাশ্রয়ী প্রযুক্তি কঠিন ও তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিকল্প জ্বালানিসহ কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নির্ধারিত ৪৭টি পণ্যে ঋণ বিতরণকে বোঝানো হয়। আর পরিবেশবান্ধব উপায়ে তৈরি প্রকল্পের বিতরণ হওয়া ঋণ এ খাতের পরোক্ষ ঋণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6508.csv b/Bangla_fin_news_articles/6508.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fddbd123de999b6005d52c103305e9ddd1cecb5d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6508.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6508,ব্যাপক ফললেও ন্যায্যদাম মিলছে না তরমুজের,2015-04-04,লিটন বাশার বরিশাল অফিস,দক্ষিণাঞ্চলে এবার তরমুজের ব্যাপক ফলন হয়েছে। তবে চাষিদের জন্য এ ফলন কোন সুখবর এনে দিতে পারেনি। কারণ গত বছর এ অঞ্চলের চাষিরা বিপুল টাকা অর্জন করলেও এবার তরমুজের মূল্য গত বারের তুলনায় প্রায় অর্ধেক। ফলন দেখে মুখে হাসি ফুটলেও এখন প্রথম ধাপের তরমুজ বাজারে বিক্রি করতে এসে তাদের কপালে দুঃশ্চিন্তার রেখা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। তার উপর দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য স্থানে তরমুজ পাঠানোও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তাই বাধ্য হয়ে চাষিরা সামান্য লাভেই বড় ব্যবসায়ীদের হাতে তুলে দিচ্ছেন তরমুজ। কৃষি সমপ্রসারণ অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে চলতি বছর বরিশাল বিভাগের ৬ জেলায় ৩৫ হাজার ৬৯৮ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ হয়েছে। বর্তমানে বাজারে আসা তরমুজ আগাম ফসল হিসাবেই ধরা হচ্ছে। আর এ পর্যন্ত কোন প্রকার বাধা বিপত্তি ছাড়াই চাষিরা তরমুজ ঘরে তুলতে পারছেন। মৌসুমের শেষ পর্যন্ত কোনো প্রকার প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে তারা বিপুল পরিমাণ তরমুজ বিক্রি করতে পারবেন। তবে এবার মূল্য কম হওয়ার কারণে গত বছরের ন্যায় হয়তো তারা বিপুল টাকা মুনাফা অর্জন করতে পারবেন না। দক্ষিণাঞ্চলের মধ্যে এবারও সবচেয়ে বেশি তরমুজ আবাদ হয়েছে পটুয়াখালী জেলায়। এ জেলায় ১৭ হাজার ৭৬২ হেক্টর জমিতে তরমুজ আবাদ করা হয়েছে। এরপরই দ্বীপ জেলা ভোলার অবস্থান। এ জেলায় ১২ হাজার ৩০৮ হেক্টর জমিতে তরমুজ আবাদ করা হয়েছে। এ ছাড়াও বরগুনায় ৪ হাজার ৮শ হেক্টর পিরোজপুরে ৩৪৯ হেক্টর বরিশাল জেলায় ৩৬৪ হেক্টর ও ঝালকাঠীর ১৫ হেক্টর জমিতে এবার তরমুজ আবাদ হয়েছে। গত বছর ব্যাপক মুনাফা হওয়ায় এবার আরো বাড়তি জমিতে চাষিরা তরমুজ চাষ করেছেন। তাদের দেখাদেখি অন্যরাও নিজেদের জমিতে পূর্বের গতানুগতিক ফসলের পরিবর্তে তরমুজ চাষ করেছেন। তবে যে স্বপ্ন নিয়ে তারা তরমুজ আবাদ করেছিলেন তার উত্পাদন দেখে খুশি হলেও বাজারে বিক্রির সময় সকলেই হতাশ হয়ে পড়েন। এমন তথ্য জানিয়েছেন চরফ্যাশন থেকে তরমুজ বিক্রি করতে আসা আবু জাফর পাটোয়ারী ও নোমান পাটোয়ারী। বরিশাল নগরীর মত্স্য আড়তগুলো ঘুরে দেখা গেছে সেগুলো এখন তরমুজের দখলে। যেখানে ট্রলারে প্রতিদিন শত শত মণ ইলিশ আসতো এখন সেখানে আসছে তরমুজ। ইলিশের মোকাম পরিণত হয়েছে তরমুজের মোকামে। পোর্টরোডের মত্স্য আড়তগুলো থেকে ইলিশের মতই তরমুজ ট্রাকে তুলে পাঠানো হচ্ছে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। চরফ্যাশন দশমিনা আমতলী তালতলী ও বামনা থেকে তরমুজ ট্রলারে তুলে নগরীর পোর্টরোডস্থ মত্স্য আড়তে বিক্রি করতে নিয়ে আসা পাইকারদের সাথে আলাপ করে জানা গেছে গত বছর একশ তরমুজ তারা কৃষকের মাঠ থেকে কিনেছেন ২৮ থেকে ৩০ হাজার টাকায়। এবার তার মূল্য প্রায় অর্ধেক। কারণ হিসাবে পাইকাররা জানান নৌপথে তরমুজ নিরাপদে পরিবহন করা গেলেও সড়ক পথে পরিবহন করার মত যানবাহন পাওয়াই মুশকিল। ঝুঁকি নিয়ে কোন ট্রাকে পণ্য তোলা হলেও তার ভাড়া গুণতে হয় কয়েক গুণ। ব্যবসায়ীরা পুঁজি হারানোর ঝুঁকিতে থাকায় তরমুজের বাজার মূল্য কমে গেছে। তবে মৌসুম পুরো শুরু হওয়ার সাথে সাথে ভাল মানের তরমুজ বাজারে আসবে এবং তখন মূল্য বৃদ্ধি পাবে বলে ব্যবসায়ীদের ধারণা। জানা গেছে প্রতি হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ করতে খরচ হয় ৮০৮৫ হাজার টাকা। প্রতি হেক্টরে উত্পাদিত তরমুজ বিক্রি করে চাষিরা গত বছর পেয়েছেন প্রায় দেড় লাখ টাকা। এবার এখন পর্যন্ত পাচ্ছেন ৭০ থেকে ৭৫ হাজার টাকা। তবে মূল্য বৃদ্ধি পেলে আর লোকসানের মুখে পড়তে হবে না বলে জানিয়েছেন চাষিরা। স্থানীয় কৃষি অফিসার জালাল উদ্দিন ও গোলাম মোস্তফা জানান গত বছর প্রতি হেক্টরে তরমুজ উত্পাদন হয়েছে ৪০ টন। প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে না পড়লে এবার তরমুজের বাম্পার ফলন হবে। তাই তরমুজ চাষিদের লোকসানের মুখে পড়ার আশংকা খুবই কম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6509.csv b/Bangla_fin_news_articles/6509.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1df0387dd2311e22f8279b4699b2138a5531f98b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6509.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6509,লভ্যাংশ দেয়া শুরু হলেও পুঁজিবাজারে মন্দা কাটেনি,2015-04-04,আহসান হাবীব রাসেল,পুঁজিবাজার ধসের পর গত চার বছরেরও বেশি সময় ধরে পুঁজিবাজার উন্নয়নে নানা সংস্কারমূলক পদক্ষেপ নেয়া হলেও বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা কাটেনি। এর মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাও বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। তাই বাজারে লেনদেন হচ্ছে খুবই কম। সূচক রয়েছে নিম্নমুখী ধারায়। তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো বাত্সরিক লভ্যাংশ দিতে শুরু করলেও পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। তালিকাভুক্ত বেশির ভাগ কোম্পানির আর্থিক হিসাববছর শেষ হয় ডিসেম্বরে। ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয় লভ্যাংশ ঘোষণা। এরপর মার্চ ও এপ্রিলে লভ্যাংশ দেয়া চলতে থাকে। সাধারণত জানুয়ারি থেকে বাজারের লেনদেন ও সূচক বাড়তে থাকে। কিন্তু এ বছর তার ব্যত্যয় ঘটেছে। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছে জানুয়ারির শুরুতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক ছিল ৪ হাজার ৯৬৯ পয়েন্ট। গতকাল তা সাড়ে চার হাজারের নিচে নেমে এসেছে। তিন মাসে এ সূচক ৪৯৭ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৭২ পয়েন্টে নেমে এসেছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক জানুয়ারিতে ছিল ১৫ হাজার ১৪২ পয়েন্ট। যা বর্তমানে ১ হাজার ৪৬৪ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৬৭৮ পয়েন্টে নেমে এসেছে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে বিনিয়োগকারীরা আস্থা হারাচ্ছেন। অনেকেই বিনিয়োগ না করে পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করছেন। এতে বাজারের সূচক ও লেনদেন কমে গেছে। বিএসইসির কর্মকর্তারা বলছেন গত চার বছর ধরে বাজারের উন্নয়নে নানা সংস্কারমূলক পদক্ষেপ নেয়া হলেও বাজারে আশানুরূপ লেনদেন বাড়েনি। ২০১৪ সালে ডিএসইতে দুুটি মূল সংস্কারমূলক কাজ হয়েছে। একটি হলো ডিমিউচুয়ালাইজেশন স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা ও মালিকানা পৃথকীকরণ। আরেকটি হলো স্বয়ংক্রিয় লেনদেন পদ্ধতি। ২০১৩ সালে ডিমিউচুয়ালাইজেশন অনুমোদন করা হলেও ডিমিউচুয়ালাইজড ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ গঠন হয়েছে ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে। তবে এখনও ডিএসইর কৌশলগত বিনিয়োগকারী নির্ধারণ ও তাদেরকে ২৫ শতাংশ শেয়ার দেয়ার কাজ হয়নি। আর স্বয়ংক্রিয় লেনদেনের নতুন সফটওয়্যার চালুুর ফলে ডিএসইর প্রযুক্তিগত সামর্থ্য বেড়েছে। এতে অডলট সংক্রান্ত সমস্যা দূর করা সম্ভব হয়েছে। এখন বিনিয়োগকারীরা ১টি শেয়ারও কেনাবেচা করতে পারছেন। এছাড়া স্বয়ংক্রিয় লেনদেন চালুর ফলে বাজারে সিকিউরিটিজ ও ডেরিভেটিবস প্রোডাক্টস চালু করার সুযোগ তৈরি হয়েছে। ২০১৪ সালে ডিএসইতে নতুন সার্ভিল্যান্স সফটওয়ার স্থাপনসহ বিভিন্ন কাজ করা হয়েছে। সিএসইতেও ডিমিউচুয়ালাইজেশন সার্ভিল্যান্স সফটওয়্যার এবং স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। বাজারের প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়নে এসব পদক্ষেপ নেয়ার পরও বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা কাটেনি। এছাড়া ডিএসইতে টি প্লাস টু স্যাটেলমেন্ট সিস্টেম আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করা হয়েছে। এতে লেনদেনের সময়সীমা ৪ দিনের পরিবর্তে কমে ৩ দিন হয়। এই সিস্টেম চালুর পরও লেনদেনে গতি ফেরেনি। তাছাড়া আইপিও প্রক্রিয়া সহজীকরণের জন্য আবেদন গ্রহণ থেকে শুরু করে কোম্পানি তালিকাভুক্তি হওয়ার সময় কমিয়ে আনার প্রক্রিয়া চালু হয়েছে। এখন বিনিয়োগকারীদেরকে ব্যাংকে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে আইপিও আবেদন জমা দিতে হয় না। তাছাড়া রিফান্ড প্রক্রিয়াও দ্রুত হচ্ছে। ডিএসইর তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে ২০১৪ সালে কয়েকদিন এক হাজার কোটি টাকা লেনদেন হলেও বেশিরভাগ সময় লেনদেন হয়েছে তিনশ কোটি টাকারও নিচে। চলতি বছর কয়েকদিন লেনদেন তিনশ কোটি টাকার বেশি হলেও বেশিরভাগ সময়ই লেনদেন হয়েছে তিনশ কোটি টাকার নিচে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারে নানা সংস্কারমূলক কর্মকাণ্ডের পরও বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা কাটেনি। এর বড় কারণ হলো রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং বাজারের বিনিয়োগকারীদের সচেতনতার অভাব। বাজারে অনেক বিনিয়োগকারীই বিনিয়োগ করেন গুজবের উপর ভিত্তি করে। ফলে বাজার অনেক সময়ই সঠিক আচরণ করতে ব্যর্থ হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6510.csv b/Bangla_fin_news_articles/6510.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ea687eafa734f808e03ffb9dc6eb640ecf76af4f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6510.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6510,মানিলন্ডারিং ও অর্থপাচার বন্ধে জাতীয় কৌশলপত্র,2015-04-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মানিলন্ডারিং ও অর্থপাচার প্রতিরোধে জাতীয় কৌশলপত্র অনুমোদন করেছে এ সংক্রান্ত জাতীয় সমন্বয় কমিটি। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছেজাতিসংঘের কনভেনশন অনুযায়ী মধ্যমেয়াদে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ কার্যক্রম শক্তিশালী করতে এ ধরনের কৌশলপত্র প্রণয়ন করা হয়েছে। কৌশলপত্রে দুর্নীতি প্রতিরোধ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে অর্থায়ন বন্ধ ও চোরাচালান দমনকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। কৌশলপত্রে ১১টি নীতি চূড়ান্ত করা হয়েছে এর মধ্যে রয়েছেমানিলন্ডারিং এবং সন্ত্রাসী অর্থায়ন আইনের আধুনিকায়ন দুর্নীতি প্রতিরোধে মানিলন্ডারিং আইনের ব্যবহার বাড়ানো সীমান্ত চোরাচালান স্বর্ণ ও মাদকের চোরাচালান ও মানবপাচার বন্ধে জোরালো পদক্ষেপ নেয়া অবৈধ অর্থ কালো টাকা ও কার্ব মার্কেটিংয়ের ওপর নজরদারি বাড়ানো অবৈধভাবে অর্থ লেনদেন নিরুত্সাহিত করা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্ট ইউনিটের সক্ষমতা বাড়ানো রিপোর্টিং এজেন্সিসহ এনজিওগুলোর কার্যক্রমে নজরদারি বাড়ানো এবং আর্থিক বিভিন্ন অনিয়ম প্রতিরোধে সক্ষমতা বাড়ানো। একই সঙ্গে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধে তদন্ত করার ক্ষমতা দুর্নীতি দমন কমিশনের দুদক পাশাপাশি পুলিশকে দেয়ারও প্রস্তাব রয়েছে। বর্তমানে এ ক্ষমতা এককভাবে দুদকের হাতে রয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান কৌশলপত্রের প্রস্তাবনা আইনে রূপান্তর হলে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধে পুলিশও তদন্তকাজ পরিচালনা করতে পারবে। বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে অর্থায়ন প্রতিরোধে কৌশলপত্র প্রণয়নবিষয়ক জাতীয় সমন্বয় কমিটির এক সভায় এ সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সভাপতিত্ব করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6511.csv b/Bangla_fin_news_articles/6511.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4b0497d6b90cc9da0ce2d2518ba9bd7f5750c107 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6511.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6511,পুঁজিবাজারে ৬৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে,2015-04-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে ২০৭টির শেয়ারদর কমেছে। অর্থাত্ লেনদেনকৃত কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৬৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই লেনদেনকৃত কোম্পানিগুলোর মধ্যেও ৬৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর আগেরদিনের তুলনায় কমেছে। এদিকে বেশিরভাগ শেয়ারের দাম কমায় ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক আগেরদিনের তুলনায় প্রায় ১ শতাংশ কমে সাড়ে চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে এসেছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৭৪ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। যা আগেরদিনের চেয়ে ৮৫ কোটি ৩ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬০টির কমেছে ২০৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগেরদিনের চেয়ে ১৪০ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৬৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা। যা আগেরদিনের তুলনায় ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বাজারে দরপতন প্রবণতার মধ্যেও যমুনা ব্যাংকের শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল লক্ষণীয়। কোম্পানিটি ভাল লভ্যাংশ ঘোষণা করায় বিনিয়োগকারীরা কোম্পানিটির দিকে ঝুঁকেছেন। গতকাল এ কোম্পানির শেয়ারদর সাড়ে ৫ শতাংশ বেড়ে শীর্ষ দর বৃদ্ধির দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে। লেনদেনের ক্ষেত্রে গত কয়েকদিনের ধারাবাহিকতায় ওষুধ খাত ছিল শীর্ষে। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৬৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের ২৩ শতাংশেরও বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6512.csv b/Bangla_fin_news_articles/6512.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..07491ea0993bd6c374b33611d514850c343eb13e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6512.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6512,আমাদের বিমা শিল্প ফাঁকিবাজিতে অত্যন্ত দক্ষ অর্থমন্ত্রী,2015-04-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন আমাদের বিমা শিল্প অনিয়ম ও ফাঁকিবাজিতে অত্যন্ত দক্ষ। এ অনিয়মন ও ফাঁকিবাজি পরিবর্তন করার জন্যই বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের আইডিআরএ জন্ম হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর মতিঝিলে আইডিআরের নতুন কার্যালয়ের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বিমা ব্যবসার উন্নয়নে এ শিল্পের প্রসারে শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের কর্মদক্ষতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন বিমা ব্যবসা পরিচালনায় ভালো আইনকানুন করা হয়েছে। এ খাতে ব্যাপক সংস্কারও আনা হয়েছে। এখন বিমা ব্যবসার উন্নয়নে এ শিল্পে কর্মরতদের দক্ষতা বাড়ানোর দরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6513.csv b/Bangla_fin_news_articles/6513.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9cb7bcc11befceff08fcc5432365d09cf28fe785 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6513.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6513,প্রাকবাজেট আলোচনা দেশি শিল্প রক্ষায় উদ্যোগ দাবি,2015-04-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসছে বাজেটে দেশীয় শিল্প রক্ষায় শুল্ক কাঠামো পুনর্বিন্যাসের দাবি জানিয়েছেন দেশীয় শিল্পোদ্যোক্তারা। এ লক্ষ্যে মৌলিক কাঁচামাল ও মধ্যবর্তী কাঁচামালের শুল্ক প্রত্যহার বা সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে আনার দাবি জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে দেশে উত্পাদিত হয় এমন পণ্য আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক এসডি ও নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরডি বাড়ানোরও দাবি তাদের। বৃহস্পতিবার বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে তারা এ দাবি জানান। এ সময় আবাসন মালিকদের সংগঠন রিহ্যাব বৈধপথে অর্জিত অপ্রদর্শিত অর্থ এ খাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সব সংস্থা থেকে দায়মুক্তি ইনডেমনিটি দেয়ার দাবি জানিয়েছেন। একই সঙ্গে যে সব উত্পাদক বা ব্যবসায়ী রেয়াত নিতে ব্যর্থ হবেন তাদের ভ্যাটের হার ১৫ শতাংশ না করে হ্রাসকৃত হারে কার্যকর করারও দাবি তাদের। রাজস্ব বোর্ড এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বিভিন্ন উত্পাদনকারী ও আমদানিকারকদের সংগঠনের প্রতিনিধিরা অংশ নেন। এ সময় রিহ্যাব সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন আবাসন খাতের চলমান মন্দা পরিস্থিতি তুলে ধরেন। তিনি বলেনচলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে এ শিল্প এখন অনিশ্চয়তায় পড়েছে। ফ্ল্যাট নিবন্ধনের ক্ষেত্রে গেইন ট্যাক্স স্ট্যাম্প ফি ও ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর বিদ্যমান হার থেকে অর্ধেকে নামিয়ে আনার দাবি জানান। অপ্রদর্শিত অর্থ এ খাতে টানা ৫ থেকে ১০ বছর বিনিয়োগে দায়মুক্তি দেয়া গৃহায়ণে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান আয়কর কমানো বিনাশুল্কে অগ্নি ও ভবনের নিরাপত্তাসামগ্রী আমদানির সুযোগ সাপ্লায়ার ভ্যাট ও উেস কর সংগ্রহের দায়িত্ব থেকে ডেভেলপারকে অব্যাহতি দেয়া বিকেন্দ্রীকরণ নগরায়ণের লক্ষ্যে কর অবকাশ এ খাতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের উত্সাহিত করতে নিবন্ধন ব্যয় কমিয়ে আনা পরিবেশবান্ধব হিসেবে লীড সনদপ্রাপ্ত ভবনকে আয়কর রেযাত দেয়া ও গৃহায়ণ শিল্পে ব্যবহূত বিভিন্ন যন্ত্রপাতি আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দেয়া হয়। প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি জসীম উদ্দিন আলোচনায় অংশ নিয়ে এ শিল্প খাতের ক্ষেত্রে যারা উপকরণ রেয়াত নিতে ব্যর্থ হবেন তাদের জন্য বিদ্যমান ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপের প্রস্তাব দেন। সেই সঙ্গে আগামী ১০ বছর প্লাস্টিক খাতকে কর অবকাশ দেয়া এ খাতের রপ্তানির ক্ষেত্রে উেস কর গার্মেন্টস খাতের ন্যায় দশমিক ৩ শতাংশ করা করপোরেট কর আড়াই শতাংশ হারে কমিয়ে আনা ও ব্যাক্তিশ্রেণির করমুক্ত আয়সীমা বিদ্যমান ২ লাখ ২০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে আড়াই লাখ টাকা করার প্রস্তাব দেন তিনি। এ সময় স্টিল বিল্ডিং ম্যানুফেকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন ওষুধ শিল্প সমিতি মেলামাইন প্রস্তুতকারক বাইসাইকেল পার্টস প্রস্তুতকারক টায়ারটিউব প্রস্তুতকারক গ্লাস মার্চেন্টস রাবার বাগান মালিক সমিতি ইট প্রস্তুতকারক পাদুকা এসএমই ওনার্স বিড়ি শিল্প অটো রিরোলিং অ্যান্ড স্টিল মিল এবং পাইপ অ্যান্ড টিউব মার্চেন্টস ও সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা আলোচনায় অংশ নেন। আলোচনায় এনবিআর ও এফবিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6514.csv b/Bangla_fin_news_articles/6514.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..318d463e200bf9ada10dfdf842a5ce5acd0c757d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6514.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6514,৯ মাসে রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি সাত শতাংশ,2015-04-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ প্রথম নয় মাসে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি হয়েছে সাত দশমিক ২১ শতাংশ। আর একক মাস হিসাবেও আগের মাস ফেব্রুয়ারি এবং গত বছরের একই মাসের তুলনায় মার্চে রেমিট্যান্স বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায় চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাস জুলাইমার্চ সময়ে দেশে এক হাজার ১২৫ কোটি ২৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এ পরিমাণ ছিল এক হাজার ৪৯ কোটি ৫২ লাখ ডলার। এদিকে গত মার্চে দেশে ১৩৩ কোটি ২৪ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে। আগের মাস ফেব্রুয়ারিতে এ পরিমাণ ছিল ১১৮ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। সে হিসেবে আগের মাসের তুলনায় ১৪ কোটি ২৮ লাখ ডলার বা ১২ শতাংশ বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। আর আগের বছরের মার্চ মাসে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ১২৮ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। সে হিসাবে চলতি বছরের মার্চ মাসে আগের বছরের মার্চের তুলনায় চার কোটি ৩৭ লাখ ডলার বা তিন দশমিক ৩৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। প্রতিবেদনে দেখা যায় মার্চে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪৩ কোটি ৫২ লাখ ডলার। আগের মাসে এ পরিমাণ ছিল ৩৭ কোটি ৫২ লাখ ডলার। বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এক কোটি ৭১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে মার্চ মাসে। আর ফেব্রুয়ারিতে এসব ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছিল এক কোটি ৫৬ লাখ ডলার। মার্চে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮৬ কোটি ৪০ লাখ ডলার যা ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৭৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার। এছাড়া মার্চে বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে আসা রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল এক কোটি ৫৮ লাখ ডলার। আগের মাসে এ পরিমাণ ছিল এক কোটি ৪৬ লাখ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6515.csv b/Bangla_fin_news_articles/6515.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ba1d38433364853f4b0fff11854fe2ab758c4027 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6515.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6515,রাশিয়ায় এক লাখ টন আলু রপ্তানি করা হবে বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-04-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন রাশিয়া বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে আগ্রহী। রাশিয়ায় এক লাখ টন আলু রপ্তানি করা হবে। এ বিষয়ে রাশিয়ার একটি প্রতিনিধি দল স্বল্পতম সময়ে বাংলাদেশ সফর করবে। আলু রপ্তানির ক্ষেত্রে যে ব্যাকটেরিয়ার বিষয়ে রাশিয়ার আপত্তি ছিল বাংলাদেশের কৃষি বিভাগ আলু ব্যাকটেরিয়ামুক্ত করতে সক্ষম হয়েছে এবং তা রাশিয়াকে অবহিত করা হয়েছে। মন্ত্রী বলেন বাংলাদেশ রাশিয়ার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। রাশিয়াও বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক নিতে আগ্রহী। এ ক্ষেত্রে কাস্টমস ডিউটি সংক্রান্ত কিছু জটিলতা রয়েছে। এ কাষ্টমস ডিউটির সঙ্গে বেলারুশ ও কাজাকিস্থানেরও সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এ জটিলতা দূর করার জন্য প্রচেষ্টা চলছে। কাষ্টমস ডিউটি সংক্রান্ত জটিলতা দূর হলে রাশিয়ার বাজারে তৈরী পোষাক রপ্তানি সহজ হবে। মন্ত্রী ১৮ থেকে ২০ জুন রাশিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য ১৯তম সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক ফোরামে যোগদানের জন্য রাশিয়ার উপপ্রধানমন্ত্রী সারজেই প্রিখোডকোর আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন। মন্ত্রী তার বাংলাদেশ সচিবালয় কার্যালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ান ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত আলেকজেন্ডার এ. নিকোলেভের সঙ্গে মতবিনিময় করে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন। উল্লেখ্য গত ২০১৩২০১৪ অর্থ বছরে বাংলাদেশ রাশিয়ায় পণ্য রপ্তানি করেছে ২৮৩.৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার একই সময়ে রাশিয়া থেকে পণ্য আমদানি করা হয়েছে ২৮৬.৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে ০৩.০৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ টি এম মুর্তজা রেজা চৌধুরী অতিরিক্ত সচিবরপ্তানি মো. শওকত আলী ওয়ারেছী অতিরিক্ত সচিব এফটিএ মনোজ কুমার রায় উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6516.csv b/Bangla_fin_news_articles/6516.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5941d47ecfeb4b8a5dbb96b40258ea28cea45b73 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6516.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6516,পুঁজিবাজারে ৬৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে,2015-04-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে ২০৭টির শেয়ারদর কমেছে বৃহস্পতিবার। অর্থাত্ লেনদেনকৃত কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৬৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই লেনদেনকৃত কোম্পানিগুলোর মধ্যেও ৬৭ শতাংশের শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় কমেছে। এ দিকে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম কমায় ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের তুলনায় প্রায় ১ শতাংশ কমে সাড়ে চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে এসেছে। তথ্যে দেখা গেছে বৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪০ কমে ৪ হাজার ৪৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১৬ কমে ১ হাজার ৭০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৭৪ কোটি ৬৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৮৫ কোটি ৩ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬০টির কমেছে ২০৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪০ কমে ১৩ হাজার ৬৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৭০ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের দর। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেবৃহস্পতিবার বাজারে দরপতন প্রবণতার মধ্যেও যমুনা ব্যাংকের শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল লক্ষণীয়। কোম্পানিটি ভালো লভ্যাংশ ঘোষণা করায় বিনিয়োগকারীরা কোম্পানিটির দিকে ঝুঁকেছেন। এ কোম্পানির শেয়ারদর সাড়ে ৫ শতাংশ বেড়ে শীর্ষ দরবৃদ্ধির দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে। লেনদেনের ক্ষেত্রে গত কয়েক দিনের ধারাবাহিকতায় ওষুধ খাত ছিল শীর্ষে। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৬৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকার যা বাজারের মোট লেনদেনের ২৩ শতাংশেরও বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6517.csv b/Bangla_fin_news_articles/6517.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3ade1eaf2e2d63368973c9a5284453972aa685e0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6517.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6517,জরিমানার সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের,2015-04-02,রেজাউল হক কৌশিক,এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে মিথ্যা তথ্য জমা দিয়েছে বেসরকারি খাতের প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড। আর এজন্য ওই ব্যাংককে গুনতে হবে জরিমানা। এ বিষয়ে ব্যাংকটিকে শোকজ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা পরিদর্শন বিভাগ। এর আগেও এ ব্যাংকের বিভিন্ন গুরুতর অনিয়ম কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শনে ধরা পড়ে। জানা গেছে প্রাইম ব্যাংকের মৌলভীবাজার শাখায় ঢাকা সম্প্রতি বিশদ পরিদর্শন পরিচালনা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই বিভাগ। সেখানে দেখা যায় ইএক্সপি রেজিস্ট্রার কলাম পূরণে অনিয়ম আরএফসিডি হিসাব খোলায় অনিয়ম আমদানি নীতি আদেশ লংঘন করে এলসি খোলা বৈদেশিক মুদ্রানীতি লংঘন করে বিদেশি সরবরাহকারীর আর্থিক সচ্ছলতাসহ গোপনীয় তথ্য সংগ্রহ না করেই এলসি খোলা হয়েছে। এসব বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে যেসব তথ্য দিয়েছে ওই ব্যাংক তার সবগুলোই মিথ্যা ছিলো মর্মে কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রমাণ পেয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে প্রাইম ব্যাংকের ওই শাখা যেসব অনিয়ম করেছে তার মধ্যে অন্যতম হলো কেএম আয়রন এন্ড প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজের ৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা এবং রক্সি পেইন্টের ৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা খেলাপী হয়ে গেলেও এসব ঋণকে নিয়মিত দেখানো হয়েছে। এ ধরনের মিথ্যার আশ্রয় নেয়ায় জরিমানার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। একইসঙ্গে শোকজও করা হয়েছে। শোকজের উত্তর চলতি মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে দিতে বলা হয়েছে। ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী মিথ্যা তথ্য প্রদানের অপরাধে কোন ব্যাংককে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনধিক এক লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6518.csv b/Bangla_fin_news_articles/6518.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cc99e4820d340c775a48a34a66211b0124170b7d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6518.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6518,ভ্যাটের হার কমানোর দাবি,2015-04-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সব ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট না রেখে হ্রাসকৃত হারে ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলেন লেভেল প্লেইং ফিল্ড সৃষ্টি করতে হবে সরকারকে। সে জন্য বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে ভ্যাটের হ্রাসকৃত হার চালু করতে হবে। গতকাল বুধবার প্রাক বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিরা এ দাবি তুলে ধরেন। ১৫টি ব্যবসায়ী সংগঠন ওই আলোচনায় অংশ নেয়। রাজস্ব বোর্ড এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন। আলোচনায় বিদ্যমান আয়করের বোঝা না বাড়িয়ে আওতা বাড়ানো ও কিছু ক্ষেত্রে শুল্ক ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনার প্রস্তাব দেন। আগামী জুনের শুরুতে পরবর্তী অর্থবছরের জাতীয় বাজেট ঘোষণা করা হবে। প্রথা অনুযায়ী বাজেটের আগে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সাথে পরামর্শমূলক আলোচনা করে সরকার। এরই অংশ হিসেবে রাজস্ব আহরণকারী প্রতিষ্ঠান রাজস্ব বোর্ড এনবিআর সংশ্লিষ্টদের সাথে গতকাল আলোচনায় বসে। চলতি এপ্রিল ও আগামী মে মাসের বেশিরভাগ সময় জুড়েই বিভিন্ন পক্ষের সাথে এ আলোচনা চলবে। গতকালের আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি এস এ কাদের কিরণ অভিযোগ করে বলেন আগামী বছর থেকে নতুন ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর আইন চালু হওয়ার কথা। এর আগে বিদ্যমান নিয়মে ব্যবসায়ীরা প্যাকেজ পদ্ধতিতে ভ্যাট দিতে পারবে। কিন্তু কর্মকর্তারা এখনই প্যাকেজ ভ্যাট নিচ্ছেন না। কর্মকর্তারা ব্যবসায়ীদের অবৈধ অর্থ দেয়ার প্রস্তাব দেন। তিনি হরতাল অবরোধে ব্যবসায়ের ক্ষতির বিষয়টি তুলে ধরে ভ্যাট আদায়ের বিষয়ে নমনীয় হওয়ার আহ্বান জানান। আলোচনায় অংশ নিয়ে মুদ্রণ শিল্প সমিতির প্রতিনিধি বলেন বর্তমানে ৭ হাজার মুদ্রণ শিল্প থাকলেও এর মধ্যে ২ হাজার শিল্পেরও ভ্যাট নিবন্ধন নেই। কিন্তু বাকীরাও কর্মকর্তাদের ঠিকই অবৈধ অর্থ প্রদান করে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। ভ্যাটের হার বেশি হওয়াকে এ জন্য দায়ী করে তিনি ভ্যাটের হার যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনার দাবি জানান। এ সময় এনবিআর সদস্য ফরিদ উদ্দীন বলেন বিশ্বের যে দেশেই ব্যবসায়ীরা সচেতনভাবে ভ্যাট প্রদান ব্যবস্থার পরিপালন কমপ্লায়েন্স করেন না সেখানেই ভ্যাটের হার বেশি। তিনি বলেন ভ্যাটের হার কমানোর বিষয়ে দ্বিমত করি না। কিন্তু ব্যবসায়ীদের কমপ্লায়েন্স লেভেল বাড়াতে হবে। এ সময় আলোচনায় অংশ নেন সুপারশপ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন মেডিক্যাল ইন্সট্রুমেন্ট এন্ড হসপিটাল ইকুইপমেন্ট ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন কুরিয়ার সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন ফটোগ্রাফিক অ্যাসোসিয়েশন পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশন পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ ও বিপণন সমিতি অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন সিকিউরিটি সার্ভিস কোম্পানিজ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন ট্যুরস অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশ অব বাংলাদেশ টোয়াব এর প্রতিনিধিরা। এ সময় অন্যদের মধ্যে এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক আব্দুল হক উপদেষ্টা মঞ্জুর আহমদ অতিরিক্ত সচিব শাহ আবদুল খালেক এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6519.csv b/Bangla_fin_news_articles/6519.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8e682fb45c5407a8db3a2707b1d7bb179f30a40b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6519.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6519,পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন কমেছে,2015-04-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারের সূচক ও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বুধবার কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই দিনের শুরুতে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা থাকলেও দিন শেষে তা থাকেনি। উপরন্তু সূচক কমে গেছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেঅসহিষ্ণুভাব ও অনিশ্চয়তার ফলে বাজারের সূচক ওঠানামা করছে। বিনিয়োগকারীরা নির্দিষ্ট কিছু শেয়ারে তাদের বিনিয়োগ সীমাবদ্ধ রাখছেন। বিশেষ করে ওষুধ খাতে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল বেশি। বুধবার এ খাতে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৬৯ কোটি টাকার যা বাজারের মোট লেনদেনের ১৯ দশমিক ২০ শতাংশ। এ দিকে বিএসআরএম স্টিলের লভ্যাংশে সন্তুষ্ট হতে পারেনি বিনিয়োগকারীরা। এ জন্য বুধবার কোম্পানিটির শেয়ারদর সংশোধন হয়েছে প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেবুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৭ কমে ৪ হাজার ৫১৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৮ কমে ১ হাজার ৭১৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৫৯ কোটি ৮৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৯৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৮টির কমেছে ১৫৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৫ কমে ১৩ হাজার ৮১৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ১৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ১৮ কোটি ৮১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৩টির কমেছে ১৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6520.csv b/Bangla_fin_news_articles/6520.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..83650fa201c092536fb41032d8dbe407833944eb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6520.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6520,প্রাক বাজেট আলোচনায় ভ্যাটের হার কমানোর দাবি,2015-04-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সব ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট না রেখে হ্রাসকৃত হারে ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলেনলেভেল প্লেইং ফিল্ড সৃষ্টি করতে হবে সরকারকে। সে জন্য বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে ভ্যাটের হ্রাসকৃত হার চালু করতে হবে। বুধবার প্রাক বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিরা এ দাবি তুলে ধরেন। ১৫টি ব্যবসায়ী সংগঠন ওই আলোচনায় অংশ নেয়। রাজস্ব বোর্ড এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন। আলোচনায় বিদ্যমান আয়করের বোঝা না বাড়িয়ে আওতা বাড়ানো এবং কিছু ক্ষেত্রে শুল্ক ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনার প্রস্তাব দেয়া হয়। আগামী জুনের শুরুতে পরবর্তী অর্থবছরের জাতীয় বাজেট ঘোষণা করা হবে। প্রথা অনুযায়ী বাজেটের আগে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সাথে পরামর্শমূলক আলোচনা করে সরকার। এরই অংশ হিসেবে রাজস্ব আহরণকারী প্রতিষ্ঠান রাজস্ব বোর্ড এনবিআর সংশ্লিষ্টদের সাথে বুধবার আলোচনায় বসে। চলতি এপ্রিল ও আগামী মে মাসের বেশির ভাগ সময়জুড়েই বিভিন্ন পক্ষের সাথে এ আলোচনা চলবে। বুধবারের আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি এস এ কাদের কিরণ অভিযোগ করে বলেনআগামী বছর থেকে নতুন ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর আইন চালু হওয়ার কথা। এর আগে বিদ্যমান নিয়মে ব্যবসায়ীরা প্যাকেজ পদ্ধতিতে ভ্যাট দিতে পারবে। কিন্তু কর্মকর্তারা এখনই প্যাকেজ ভ্যাট নিচ্ছেন না। কর্মকর্তারা ব্যবসায়ীদের অবৈধ অর্থ দেয়ার প্রস্তাব দেন। তিনি হরতাল অবরোধে ব্যবসায়ের ক্ষতির বিষয়টি তুলে ধরে ভ্যাট আদায়ের বিষয়ে নমনীয় হওয়ার আহ্বান জানান। আলোচনায় অংশ নিয়ে মুদ্রণ শিল্প সমিতির প্রতিনিধি বলেনবর্তমানে ৭ হাজার মুদ্রণশিল্প থাকলেও এর মধ্যে ২ হাজার শিল্পেরও ভ্যাট নিবন্ধন নেই। কিন্তু বাকিরাও কর্মকর্তাদের ঠিকই অবৈধ অর্থ প্রদান করে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। ভ্যাটের হার বেশি হওয়াকে এ জন্য দায়ী করে তিনি ভ্যাটের হার যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনার দাবি জানান। এ সময় এনবিআর সদস্য ফরিদ উদ্দীন বলেনবিশ্বের যে দেশেই ব্যবসায়ীরা সচেতনভাবে ভ্যাট প্রদান ব্যবস্থার পরিপালন কমপ্ল্যায়েন্স করেন না সেখানেই ভ্যাটের হার বেশি। তিনি বলেনভ্যাটের হার কমানোর বিষয়ে দ্বিমত করি না। কিন্তু ব্যবসায়ীদের কমপ্ল্যায়েন্স লেভেল বাড়াতে হবে। এ সময় আলোচনায় অংশ নেন সুপারশপ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন মেডিক্যাল ইন্সট্রুমেন্ট অ্যান্ড হসপিটাল ইকুইপমেন্ট ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন কুরিয়ার সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন ফটোগ্রাফিক অ্যাসোসিয়েশন পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশন পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ ও বিপণন সমিতি অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন সিকিউরিটি সর্ভিস কোম্পানিজ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন ট্যুরস অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশ অব বাংলাদেশের টোয়াব প্রতিনিধিরা। এ সময় অন্যদের মধ্যে এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক আব্দুল হক উপদেষ্টা মঞ্জুর আহমদ অতিরিক্ত সচিব শাহ আবদুল খালেকসহ এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6521.csv b/Bangla_fin_news_articles/6521.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f19a2c8a1dab746221c0bb7d810a2573330fda63 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6521.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6521,মার্চেন্ডাইজিং ও ফ্যাশন ডিজাইনে ক্যারিয়ার,2015-04-01,আফরিন জাহান,বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম ক্ষেত্র গার্মেন্টস শিল্পকে আরও এগিয়ে নিতে প্রয়োজন দক্ষ জনবল। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে এগিয়ে চলেছে কলেজ অফ ফ্যাশন টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যানেজমেন্টসিএফটিএম ..। অলাভজনক এই কলেজটি বিএমএন থ্রি ফাউন্ডেশেন কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এবং ট্রাস্টিবোর্ড অ্যাক্ট কর্তৃক নিবন্ধিত। প্রতিশ্রুতিশীল এই কলেজটির পরিচালনা পর্ষদে সভাপতি হিসেবে আছেন হরাইজন ফ্যাশন গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার মীর মোবাশ্বের আলী। কলেজটির দায়িত্বে রয়েছেন শেখ মোহাম্মদ নিজামউদ্দিন এমবিএ। তিনি দীর্ঘদিন শিক্ষকতা পেশা এবং একাডেমিক অ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে বিজিএমইএ ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি ও অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এই প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাজ্যের ওয়ারউইক ইউনিভার্সিটি ও জিআইজেড জার্মানির মনোনীত কনসাল্ট্যান্ট হিসেবে ৩২টি গামের্ন্টস ফ্যাক্টরিতে দক্ষ জনবল গড়ার কাজে নিয়োজিত। গার্মেন্টস শিল্পে বিশ্বব্যাংকের রেজিস্টার্ড কনসাল্ট্যান্ট হিসেবে সিএফটিএম মনোনয়ন পেয়েছে যার রেজিস্ট্রেশন নম্বর ১৩৪৫৮৪। জিআইজেড জার্মানির মনোনীত কনসাল্ট্যান্ট হিসেবে বিআইএম বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট এই সরকারী প্রতিষ্ঠানে ডিপ্লোমা ইন প্রোডাক্টিভিটি ও কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট মেজর লীন ম্যানু. কোর্সের কারিকুলাম ম্যানুয়াল ও শিক্ষকদের ট্রেনিংয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত। সিএফটিএম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কোড৬৫৯০ এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের কোড৫০৩২৩ অধিভুক্ত একটি কলেজ। কানাডার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান লাসালে ইন্টারন্যাশনাল কলেজ ও মানচেস্টার মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটিতে সিএফটিএম থেকে কোর্স সম্পন্ন করা শিক্ষার্থীরা সহজেই ক্রেডিট ট্রান্সফার করতে পারবে। এ ছাড়া এখানে পাঠদানে থাকছে আধুনিক শিক্ষা উপকরণের এমএমপি এবং ওএইচপির ব্যাবহার। আছে তাত্ত্বিক ও ব্যাবহারিক প্রশিক্ষণ পর্ব। সিএফটিএমএ দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ১০ থেকে ৫০ শতাংশ বৃত্তির সুযোগ। কলেজটিতে রয়েছে সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত শ্রেণিকক্ষ প্যাটার্ন ল্যাব সুয়িং ল্যাব স্যাম্পল রুম ও ইন্টারনেট সংযোগসহ আধুনিক কম্পিউটার ল্যাব। সিএফটিএম ক্যাম্পাসে পেশাগত দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলীর তত্ত্বাবধানে সময়োপযোগী কোর্স কারিকুলামের মাধ্যমে পাঠদান করা হয়। সম্প্রতি সিএফটিএম প্রফেশনাল অ্যাকাউন্টিং কোর্স চালু করেছে। যেকোনো গ্রুপ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ২.৫ পাওয়া শিক্ষার্থীরা ৪ বছর মেয়াদি বিএসসি অনার্স ইন অ্যাপারেল ম্যানু. টেকনোলোজি এবং নিটওয়্যার ম্যানু. টেকনোলোজি কোর্সের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। যারা ওলেভেল বা জিইডি বা শুধু এইচএসসি পাস তাদের জন্য রয়েছে ৪ বছর মেয়াদি সিএফটিএম গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম জিসিএফটিএম যা ১২০ ক্রেডিটের। আরও রয়েছে দুই বছর মেয়াদি ৬০ ক্রেডিটের হায়ার ন্যাশনাল ডিপ্লোমা। এসব প্রোগ্রামের বিষয়গুলো হলো ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি এবং গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারিং ম্যানেজমেন্ট। স্নাতক পাস হলে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম এক বছর মেয়াদি ৩০ ক্রেডিটের অধীনে অ্যাপারেল মার্চেন্ডাইজিং ও ফ্যাশন ডিজাইনে পড়তে পারবে। সার্টিফিকেট কোর্স ছয় মাস করতে চাইলে অ্যাপারেল মার্চেন্ডাইজিং ফ্যাশন ডিজাইন ও ওয়ার্ক স্টাডি অ্যান্ড প্রোডাকশন প্ল্যানিং ফর অ্যাপারেল ম্যানুফ্যাকচারিং কোর্সগুলোর যেকোনো একটিতে করতে পারবে। এ ছাড়াও দেড় মাস থেকে চার মাস মেয়াদি বিভিন্ন শর্ট কোর্স যেমনফেব্রিক্স প্যাটার্ন কমপ্লায়েন্স ও অন্যান্য কোর্সগুলোর যেকোনো একটি করতে পারেন। সিএফটিএমএর টিউশন ফি তুলনামূলকভাবে কম। যোগাযোগ ট্রপিক্যাল রাফা টাওয়ার বাড়ী২ রোড১২ হাউজ বিল্ডিং বাসস্ট্য্যান্ড উত্তরা ঢাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6522.csv b/Bangla_fin_news_articles/6522.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..46de56f3b2da02ab20df973bce31305dd71179cb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6522.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6522,শুল্কমুক্ত সুবিধা নিয়ে উধাও ৪৭৭ কারখানা,2015-04-01,রিয়াদ হোসেন,পণ্য রপ্তানির শর্তে কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ক সুবিধা নিচ্ছে এরকম অন্তত ৪৭৭টি কারখানার অস্তিত্বই নেই। এর মধ্যে ৩১৫টি কারখানা বন্ডেড ওয়্যারহাউজ সুবিধার আওতায় পণ্য আমদানি করে ৭২৭ কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি দিয়েছে। সম্প্র্রতি রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট পরিচালিত জরিপে কারখানাগুলোর এ জালিয়াতি ধরা পড়ে। অস্তিত্ববিহীন এসব কারখানার বেশিরভাগই তৈরি পোশাক খাতের। কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট এসব কারখানার আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম স্থগিত করে দিয়েছে। এনবিআর সূত্রে জানা গেছে বন্ডেড ওয়্যারহাউজ ব্যবস্থার আওতায় রপ্তানিমুখী কারখানা শুল্কমুক্ত সুবিধায় কাঁচামাল আমদানি করার সুযোগ পেয়ে থাকে। তবে এ জন্য শর্ত হলো আমদানিকৃত কাঁচামালে তৈরি সব পণ্যই রপ্তানি করতে হবে। ওই কাঁচামাল বা কাঁচামাল থেকে উত্পাদিত পণ্য স্থানীয় বাজারে বিক্রি করা যাবে না। সেই সঙ্গে প্রতিবছর কারখানার অডিট করে তা বন্ড কমিশনারেটে জমা দেয়ার বাধ্যবাধকতাসহ বেশকিছু শর্ত পরিপালন করতে হয়। এসব শর্তের বিনিময়ে কারখানাগুলোকে বন্ড লাইসেন্স দেয়া হয়। দেশে বর্তমানে প্রায় সোয়া ছয় হাজার রপ্তানিমুখী কারখানা বন্ড কমিশনারেটে তালিকাভুক্ত রয়েছে। সম্প্র্রতি বন্ড কমিশনারেট তাদের কাছে রক্ষিত ঠিকানা অনুযায়ী সব কারখানায় জরিপ চালায়। জরিপের সময় ঠিকানা অনুযায়ী আলোচ্য ৪৭৭টি কারখানা খুঁজে পাওয়া যায়নি। কাস্টমস বন্ড কমিশনার ড. শহীদুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন এসব কারখানা বন্ডেড ওয়্যারহাউজ সুবিধার শর্ত লঙ্ঘন করেছে। এজন্য তাদের প্রযোজ্য হারে শুল্ক ও কর পরিশোধ করতে হবে। অভিযুক্ত কারখানার বন্ড লাইসেন্স স্থায়ী বা সাময়িক বাতিল করা হয়েছে। ফলে তাদের আমদানিরপ্তানি আপাতত বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে বেশকিছু কারখানার ব্যাংক হিসাবও জব্দ করা হয়েছে। এসব তথ্য কাস্টমস বন্ড কমিশনারেটের ওয়েবসাইটেও প্রকাশ করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন কারখানাগুলো সরকারের পাওনা শুল্ককর পরিশোধ করলে এবং নিয়ম মেনে কারখানা চালু করলে আবার বন্ড লাইসেন্স চালু করা আমদানিরপ্তানির সুযোগ হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে প্রথমবারের মত এ ধরনের জরিপ কাজ চালালো বন্ড কমিশনারেট। অস্তিত্বহীন এসব কারখানার ৮০ শতাংশই গার্মেন্টস খাতের। বাকী কারখানাগুলো প্লাস্টিক প্যাকেজিং খাতের। অস্তিত্বহীন ৪৭৭ কারখানার মধ্যে রাজস্ব ফাঁকির শীর্ষে রয়েছে ভেগা গার্মেন্টস। কারখানাটির রাজস্ব ফাঁকির পরিমাণ ৪৬ কোটি টাকা। ফাঁকির তালিকার শীর্ষ ১০ কারখানার মধ্যে আরো রয়েছে ওয়্যারমেক বাংলাদেশ আবু প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ ফ্যান্টম অ্যাপারেল লিজেন্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইন্টেগ্রিটি অ্যাপারেল সঞ্জরি টয়স সিম প্যাকেজেজ এন্ড এক্সেসরিজ এএসকে পলিমার ও জ্যাকস গার্মেন্টস। বন্ড লাইসেন্স রয়েছে এমন বেশকিছু কারখানার বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন থেকেই বন্ডেড ওয়্যারহাউজ সুবিধার অপব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। আমদানিকৃত কাপড়ে স্থানীয় বাজারের জন্য পোশাক তৈরি করে এমন কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ও বিদেশি কাপড়ের আমদানিকারকরা অভিযোগ করেছেন রপ্তানির নামে ওইসব কারখানা শুল্কমুক্তভাবে কাপড় আমদানি করে তা স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে দেয়। অন্যদিকে তারা শুল্ক পরিশোধের পর কাপড় বিক্রি করেন। ফলে সব সময় তারা একটি অসম প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছেন। তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম জানিয়েছেন বন্ধ তালিকায় থাকা ফ্যান্টম অ্যাপারেল সাভারের দুর্ঘটনার শিকার রানা প্লাজার পাঁচটি কারখানার একটি ছিল। তিনি আরো বলেন গত দুই থেকে পাঁচ বছরে যে সব কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে বা লাইসেন্স নবায়ন করেনি তালিকায় তাদের নামই এসেছে। এ সময় তিনি বন্ড কমিশনারেটের অডিটের পদ্ধতি ও দুই দফা অডিট করার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6523.csv b/Bangla_fin_news_articles/6523.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0a2f165c83d2d347cee85d7c7aa20231959628ae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6523.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6523,পুঁজিবাজারে প্রায় ৫০০ কোটি টাকার লেনদেন,2015-03-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে মঙ্গলবার যা চলতি বছরে সর্বোচ্চ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৪৫২ কোটি টাকার। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই লেনদেন হয়েছে প্রায় ৪৫ কোটি টাকা। অর্থাত্ মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ৫০০ কোটি টাকার। লেনদেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল জ্বালানি ও ওষুধ খাত। এ দুটি খাতে লেনদেন হয়েছে ১৮৩ কোটি ৮৬ লাখ টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪০ শতাংশ। আইডিএলসির বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেপ্রথম ত্রৈমাসিক শেষে ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ৬ দশমিক ৯০ শতাংশ। ডিএসই৩০ সূচক এবং শরিয়াহ সূচক কমেছে ৪ দশমিক ১০ শতাংশ। এ ত্রৈমাসিকে দাম বাড়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল খাদ্য ও পানীয় খাত। এ খাতের শেয়ারগুলোর দাম বেড়েছে প্রায় সাড়ে ১৬ শতাংশ। এ ছাড়া সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে বিএটিবিসির। এ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় ২১ শতাংশ। প্রথম ত্রৈমাসিকে সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে আর্থিক খাত। সাধারণ বিমা কোম্পানিগুলোর দর কমেছে ১৯ শতাংশ ব্যাংকের শেয়ারের ১২ শতাংশ এবং ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সাড়ে ১১ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেমঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২১ বেড়ে ৪ হাজার ৫৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১০ বেড়ে ১ হাজার ৭২৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৫২ কোটি ৭২ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৩৭ কোটি ৭৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৩টির কমেছে ১৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির শেয়ারের।অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪১ বেড়ে ১৩ হাজার ৮৬৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ১৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০০টির কমেছে ১১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6524.csv b/Bangla_fin_news_articles/6524.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8e7f0c3880a33fc10f331b828eba62806a3b3958 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6524.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6524,হরতালঅবরোধে সাত হাজার কোটি টাকার ক্ষতি বারভিডা,2015-03-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হরতালঅবরোধে গত তিন মাসে সাত হাজার কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি হয়েছে রিকন্ডিশন্ড গাড়ি ব্যবসা খাতে। আর দীর্ঘদিন ধরে বন্দরে গাড়ি খালাস না হওয়ায় আমদানীকৃত ৬০ শতাংশ গাড়ি নিলামের তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সরকারের কাছ থেকে নীতি সহায়তা দাবি করা হয়েছে। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এ দাবি করে বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিক্যালস ইম্পোর্টার্স এন্ড ডিলার্স এসোসিয়েশন বারভিডা। সংবাদ সম্মেলনে তিনটি দাবি করা হয়। স্বাভাবিক নিলাম প্রক্রিয়া স্থগিত রাখার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে নির্দেশনা দিতে অর্থমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা। পাশাপাশি তিন মাসের সুদ মওকুফ ও মেয়াদি ঋণ পরিশোধের সময় বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশনা দিতে অর্থমন্ত্রীর মনোযোগ আকর্ষন করা হয়। খালাসের অপেক্ষায় আটকে পড়া গাড়ির ডেমারেজ চার্জ সম্পূর্ণ মওকুফ করে দিতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে তারা দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বারভিডার সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল হক চৌধুরী বাবর। সংগঠনের সভাপতি এম এ হামিদ শরীফ ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি এবিএম আনিসুজ্জামান পিনুসহসভাপতি মো. শাহ সেলিম টিপু অর্থসম্পাদক মো. আনিসুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6525.csv b/Bangla_fin_news_articles/6525.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..68be8064ef8ca2a0174e389d7acefa932cb0cc67 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6525.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6525,রাজনৈতিক অস্থিরতার ধাক্কা রাজস্বে,2015-03-31,রিয়াদ হোসেন,গত জানুয়ারি থেকে দেশব্যাপী শুরু হওয়া ধর্মঘট আর হরতালের ধাক্কা লেগেছে রাজস্ব আদায়ে। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে জুলাইফেব্রুয়ারি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রাজস্ব আদায় কম হয়েছে ২ হাজার ৯৬৮ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন রাজনৈতিক পরিস্থিতি দৃশ্যত স্বাভাবিক হয়ে এলেও অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। ব্যবসাবাণিজ্যের স্বাভাবিক গতিও সহসাই ফিরছে না। এ পরিস্থিতিতে চলতি অর্থবছরের প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকার রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন না হওয়ার আশংকা রয়েছে। এনবিআরসূত্রে জানা গেছে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কেবল ভ্যাট আদায়েই লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ঘাটতি ২ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে শুল্ক আদায় বাড়লেও আয়কর আদায়ে ঘাটতি প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা। রাজস্ব বোর্ড এনবিআর সূত্র জানিয়েছে চলমান পরিস্থিতির ওপর পর্যালোচনা করে চলতি অর্থবছরে সম্ভাব্য রাজস্ব আদায়ের একটি চিত্র তুলে ধরেছে এনবিআর। এনবিআরের ওই পর্যালোচনায় বলা হয় চলতি অর্থবছর সর্বোচ্চ ১ লাখ ৩৮ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হতে পারে। অন্যদিকে এবার রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। এ অবস্থায় আগামী মাসে গত অর্থবছরের ন্যায় লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আনতে পারে অর্থ মন্ত্রণালয়। গতবছরও কাঙ্ক্ষিত হারে রাজস্ব আদায় না হওয়ায় বছরের শেষ দিকে ১১ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা করা হয়। অবশ্য বছর শেষে তাও আদায় হয় নি। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও অর্থনীতিবিদ ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলামও রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আনার প্রয়োজন হবে বলে মত দিয়েছেন। ইত্তেফাককে তিনি বলেন চলমান পরিস্থিতিতে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য অর্জনের কোন সম্ভাবনা দেখছি না। সেক্ষেত্রে মধ্যমেয়াদে বাজেটের লক্ষ্যমাত্রার আকার কমিয়ে আনার প্রয়োজন হতে পারে। তিনি বলেন ব্যবসা খারাপ হওয়ায় ব্যবসায়ীরা ভ্যাট দিতে চাইবে না। এসব কারণে ব্যাংকিং খাতে অপরিশোধিত ঋণ বাড়তে থাকায় কর্পোরেট ট্যাক্স আদায়ও কমবে। ফলে স্বভাবতই রাজস্ব আদায় বড় ধাক্কা খাবে। এ ধরনের লক্ষণগুলোও ইতিমধ্যে স্পষ্ট হয়েছে। এনবিআরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আট মাসে ৮২ হাজার ৯৪৬ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৭৯ হাজার ৭৭৮ কোটি টাকা। আলোচ্য সময়ে শুল্ক আদায় লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে। তবে ৩৩ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ভ্যাট আদায় হয়েছে ৩০ হাজার ৭৩৫ কোটি টাকা। ২৫ হাজার ৯১৬ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয়কর আদায় হয়েছে ২৪ হাজার ৯০৮ কোটি টাকা। অন্যদিকে ভ্রমণ কর ও অন্যান্য কর মিলিয়ে ৬১৩ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে ৫৫৮ কোটি টাকা। আলোচ্য সময়ে মোট রাজস্ব আদায় গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে প্রায় সাড়ে ১৬ শতাংশ। যদিও চলতি অর্থবছরে রাজস্ব প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ২৪ শতাংশ। গত অর্থবছর সাড়ে ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে রাজস্ব আদায় হয়েছিল ১ লাখ ২০ হাজার ৫১৩ কোটি টাকা। মির্জ্জা আজিজ মনে করেন ২৪ শতাংশ রাজস্ব প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা কঠিন। স্বাধীনতার পর কখনোই এই হারে রাজস্বের প্রবৃদ্ধি হয় নি। ফলে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন না হওয়াই স্বাভাবিক। অবশ্য সমপ্রতি এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান সাংবাদিকদের বলেছেন রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব। এজন্য যা যা করণীয় তাই করা হবে। অর্থবছরের প্রথম আট মাসে ৭৯ হাজার ৯৭৮ কোটি টাকা আদায় হলেও বাকি চার মাসে আদায় করতে হবে প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6526.csv b/Bangla_fin_news_articles/6526.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..980c38ab7fc0647d398c5ca8938905afd124b080 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6526.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6526,বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কে কেউ বলতে পারছে না কাল কী হবে,2015-03-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে ব্যবসাবাণিজ্য পরিস্থিতির ওপর এক আলোচনায় ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ বলেছেন সংঘাতময় রাজনীতি দেশের অর্থনীতিকে ক্রমেই খারাপের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও প্রশ্নের মুখে। কেউ বলতে পারছে না কাল কী হবে। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কে কবে ব্যবসা গুটিয়ে এই দেশ ছাড়বে সেই সুযোগ খুঁজছে। সোমবার ঢাকার একটি হোটেলে আমেরিকান চেম্বার অফ কমার্স বাংলাদেশের অ্যামচেম মাসিক মধ্যাহ্ন ভোজসভার পর আলোচনা সভায় বক্তব্যদান কালে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ এসব মন্তব্য করেন। এ সময় এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ তাদের আশ্বস্ত করে বলেন সামনের দিনগুলোতে সহিংসতা হবে না। তিনি বলেন আমরা কিছু করার চেষ্টা করছি। এখন থেকে সবকিছুই শান্তিময় হবে। অ্যামচেম সভাপতি আফতাব উল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় কাজী আকরাম আরো বলেন হরতাল অবরোধে কোন রাজনৈতিক নেতার কারখানা বন্ধ হয়নি। কিংবা আওয়ামী লীগ বিএনপি নেতাদের কেউ বা তাদের কোন আত্মীয়স্বজনও দগ্ধ হয়নি। সাধারণ মানুষ দগ্ধ হয়ে মারা গেছেন। তবে পরিস্থিতি ক্রমেই স্বাভাবিক হচ্ছে। সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়েই ব্যস্ত সবাই। হয়তো সামনে আর একটি নির্বাচনও হতে পারে। তবে সেটি কি নির্বাচন সে ব্যাপারে তিনি কিছু খোলাসা করেননি। এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন হরতালঅবরোধ দিয়ে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের থামানো যাবে না। বাংলাদেশ এখন সমুদ্র অর্থনীতিতে জোর দিচ্ছে। চীন ভারত কে কার আগে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আসবে সেই প্রতিযোগিতাও চলছে। এ্যামচেম সভাপতি আফতাব উল ইসলাম বলেন বিনিয়োগকারীরা সবচেয়ে বেশি ঘৃণা করে অনিশ্চয়তাকে। সেই পরিস্থিতিই এখন দেশে বিদ্যমান। অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে চলা এ পরিস্থিতির অবসান জরুরী। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আইসিসি বাংলাদেশের সভাপতি মাহবুুবুর রহমান ফরেন চেম্বার সভাপতি রূপালী চৌধুরী এমসিসিআই সহসভাপতি আনিস এ খান চট্টগ্রাম চেম্বারের সভাপতি মাহবুব আলম যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের চার্জ দ্য এফেয়ার্স ডেভিড মীলি প্রমুখ বক্তৃতা করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6527.csv b/Bangla_fin_news_articles/6527.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a4f6344f7736762616050fd11703e34d4868d432 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6527.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6527,গার্মেন্টস কারখানায় অর্থায়নে অ্যালায়েন্সের অনুকূল মনোভাব,2015-03-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,উত্তর আমেরিকার ক্রেতাদের গার্মেন্টস কারখানা পরিদর্শন জোট অ্যালায়েন্স কারখানার অর্থায়নে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। আগামী এপ্রিল মাস থেকে ছোট ও মাঝারি আকারের কারখানাগুলোকে অর্থায়নের বিষয়ে একটি সিদ্ধান্ত আসতে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার অ্যালায়েন্সভুক্ত ব্র্যান্ডগুলো ঢাকায় বৈঠকে বসছে। মালিকপক্ষের সংগঠন বিজিএমইএ ও অ্যালায়েন্সের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। যোগাযোগ করা হলে অ্যালায়েন্সের বাংলাদেশ অফিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেসবাহ রবিন ইত্তেফাককে বলেন সংস্কার কাজে অর্থায়নের সমর্থ নয় এমন ছোট ও মাঝারি আকারের কারখানার জন্য অর্থায়নের বিষয়ে আগামী মাসে একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত আসতে পারে। সে জন্য আমরা কাজ করছি। তবে কারখানা ভবনের অগ্নি কাঠামো ও বৈদ্যুতিক নিরাপত্তার বিষয়ে কোন ছাড় দিতে রাজি নয় অ্যালায়েন্স। এ সংশ্লিষ্ট সব পরীক্ষা ডিটেইল্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যাসেসেমন্টডিইএ যথাসময়ে করতে তাদের অনড় অবস্থানের কথা মালিকপক্ষকে জানিয়ে দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে যথাসময়ে ডিইএ করেনি এমন ১০৪টি কারখানার বিষয়ে বিজিএমইএকে অবহিত করে অ্যালায়েন্স। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল ওইসব কারখানার প্রতিনিধি বিজিএমইএ ও অ্যালায়েন্সের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে কারখানার কাঠামোগত পরীক্ষার ক্ষেত্রে কোন ধরনের মান অনুসরণ করতে হবে সে বিষয়ে অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্টভাবে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। বৈঠকশেষে মেসবাহ রবিন বলেন কারখানা ভবনের স্থাপনাকে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে পরীক্ষা করার কথা আমরা জানিয়েছি। এ বিষয়ে মালিকপক্ষের কোন বিভ্রান্তি থাকলে বুয়েটের প্রকৌশলীদের মাধ্যমে পরীক্ষা করিয়ে তারা আমাদের চ্যালেঞ্জ করতে পারেন। কী কী বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে আমরা তাদের পুস্তিকার মাধ্যমে সব তথ্য জানিয়েছি। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম। ইত্তেফাককে তিনি বলেন অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকে ডিইএ করেনি বলে যাদের কথা বলা হয়েছে ইতিমধ্যে পৃষ্ঠা তেমন ৬৭টি কারখানা কাজটি সম্পন্ন করেছে। বাকিরা শিগগিরই ডিইএ সম্পন্ন করবে বলে আমাদের বলেছে। তবে যে সব কারখানা ইতিমধ্যে অ্যালায়েন্স পরিদর্শন করে অনাপত্তি গ্রিন মার্ক দিয়েছে সেগুলোর ক্ষেত্রে যাতে নতুন কোন শর্ত বা পরীক্ষা অন্তর্ভুক্ত করা না হয়। এছাড়া কারখানা সংস্কারে অর্থায়নের প্রসঙ্গটিও এসেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন অগ্নিকাণ্ডে পানি ছিটানোর বিশেষ যন্ত্র ফায়ার ডোর স্থাপনসহ এ ধরনের সংস্কারকাজে অর্থায়ন প্রয়োজন। অ্যালায়েন্স এ বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। রানা প্লাজা ধসের পর কারখানার অগ্নি ও কাঠামোগত ত্রুটি পরীক্ষার লক্ষ্যে অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স নামে ইউরোপ আমেরিকার দুইটি জোট কাজ করছে। অ্যালায়েন্স প্রায় ৬শ কারখানা পরিদর্শন সম্পন্ন করেছে। তবে কারখানা সংস্কারে অর্থায়নের কথা বলা হলেও কার্যত তেমন অর্থ পাওয়া যায়নি বলে উদ্যোক্তারা অভিযোগ করে আসছেন দীর্ঘদিন থেকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6528.csv b/Bangla_fin_news_articles/6528.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ed637b8892f0a5ab784c956f05de8b7e544c1987 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6528.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6528,পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ বাড়ানোর দাবি,2015-03-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়নে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল মার্কেট ফোরাম বিএফএমএফ গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ফোরাম প্রাথমিকভাবে পুঁজিবাজার নিয়ে কাজ করবে। পরবর্তীতে দেশের অন্যান্য খাত নিয়েও কাজ করবে। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই বোর্ড রুমে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের আয়োজনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় উপস্থিত ছিলেন আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আহসানুল ইসলাম টিটু বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের বিআইএ সভাপতি শেখ কবির হোসেন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের সভাপতি আলী রেজা ইফতেখার বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিএমবিএ সহসভাপতি মো. মনিরুজ্জামান বাংলাদেশ লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আসাদ খান সহ আরও অনেকে। বিএফএমএফ গঠন করা হয়েছে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট ছয়টি সংগঠনের সমন্বয়ে। এর মধ্যে রয়েছে ডিএসই ব্রোকারেজ অ্যাসোসিয়েশন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ বিআইএ বিএমবিএ বাংলাদেশ লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশন ও অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি। সভা শেষে মো. ফায়েকুজ্জামান বলেন শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগের শর্ত শিথিল করা হলে বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। বর্তমানে বাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের এক্সপোজার লিমিট নিয়ে কিছু সমস্যা রয়েছে। এ সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির সাথে আলোচনা করা হবে। আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন পরিশোধিত মূলধনের ২৫ শতাংশের বেশি বিনিয়োগে নিষেধাজ্ঞা থাকায় সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও অনেক ব্যাংক বাজারে নতুন বিনিয়োগ করতে পারছে না। তিনি আরও বলেন তালিকাভুক্ত এবং অতালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগকে ব্যাংকগুলোর শেয়ারবাজারের বিনিয়োগ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6529.csv b/Bangla_fin_news_articles/6529.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..df405ac2b0c4c8158544aceb1902590479234ee0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6529.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6529,পুঁজিবাজারে সূচক লেনদেন কমেছে,2015-03-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা তিন কর্মদিবস পুঁজিবাজারের সূচক বাড়ার পর সোমবার কিছুটা দর সংশোধন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য শরীয়াহ সূচক ও ডিএস৩০ সূচক কমেছে ১ শতাংশেরও বেশি হারে। একইসঙ্গে কমেছে বাজারের লেনদেনের পরািমাণ। বাজারে দরপতনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল ইঞ্জিনিয়ারিং খাত। এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কমেছে প্রায় ২ শতাংশের মতো। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৮ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭১৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩১৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭৮ কোটি ৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৬টির কমেছে ২০৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১২৩ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৮২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ২৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৯টির কমেছে ১৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের আফতাব অটোমোবাইলসের ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ইং তারিখে সমাপ্ত অর্থবার্ষিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির মুনাফা এবং আয় আগের বছর একই সময়ের তুলনায় কমেছে। অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ১১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা যা আগের বছর একই সময়ে হয়েছিল ১৪ কোটি ১১ লাখ টাকা। সবর্শেষ প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৪ কোটি ৮১ লাখ টাকা যা আগের বছর একই সময়ে হয়েছিল ৬ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। ডিএসই সূত্রে আরও জানা গেছে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ২০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ১০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ স্টক। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৮ এপ্রিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6530.csv b/Bangla_fin_news_articles/6530.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7923b33a43b8001e7a01fc863c6057967117dd31 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6530.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6530,গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ডের অর্থ পাচ্ছে এডিবি,2015-03-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জলবায়ু পরিবর্তন জনিত হুমকিতে থাকা দেশগুলোর সহায়তার লক্ষ্যে গঠিত গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড জিসিএফ থেকে অর্থ নেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। বহুজাতিক দাতা সংস্থা হিসেবে এডিবিই প্রথম এ সুযোগ পেয়েছে। জিসিএফ তহবিল থেকে নেয়া অর্থ এডিবির সদস্য দেশগুলোতে পরিবেশ সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রকল্পে বাস্তবায়ন করবে সংস্থাটি। ম্যানিলাস্থ প্রধান কার্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত সম্মেলনের ইউএনএফসিসিসি সিদ্ধান্তের আলোকে ২০১০ সালে জিসিএফ গঠিত হয়। জলবায়ু সংক্রান্ত অর্থায়নই এ তহবিলের মূল লক্ষ্য। এ তহবিল উন্নয়নশীল দেশগুলোর গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণ কমানোর পাশাপাশি পরিবর্তিত পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নিতে সহায়তা করবে। এ তহবিলে অর্থায়ন করতে ৩২টি দেশ ১ হাজার ২০ কোটি ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এ তহবিলে সর্বোচ্চ প্রতিশ্রুতি রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। এর পরেই রয়েছে জাপান যুক্তরাজ্য ফ্রান্স ও জার্মানি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6531.csv b/Bangla_fin_news_articles/6531.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c73f5ce654727bab4bd5eb59638410d4ec96e6e5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6531.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6531,দিনে কথায় খরচ ৬০ কোটি টাকা,2015-03-29,সমীর কুমার দে,বাংলাদেশের মানুষ প্রতিদিন মোবাইল ফোনে কথা বলেন প্রায় ৬০ কোটি টাকার মাসে এটার পরিমাণ এক হাজার ৭৮৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকার মতো। আর বছরে এটা ২১ হাজার ৪২৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। তবে এটা শুধু কথা নয় সঙ্গে ইন্টারনেটও আছে। ইন্টারনেটের খরচ এখনও তুলনামূলক অনেক কম। গত ফেব্রুয়ারির শেষ নাগাদ হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে মোবাইল ফোনের গ্রাহক ১২ কোটি ২৬ লাখ ৫৬ হাজার। আর ইন্টারনেটের গ্রাহক ৪ কোটি ২৭ লাখ ৬৬ হাজার। এর মধ্যে মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন ৪ কোটি ১৩ লাখ মানুষ। মোবাইল ফোন অপারেটরদের সংগঠন এমটবের সেক্রেটারি নুরুল কবির ইত্তেফাককে বলেন মোবাইল ফোনে কথা বলা মানেই অপচয় নয়। মানুষ অনেক দরকারি কাজও টেলিফোনে সারছেন। আর এখন তো মোবাইল ফোন শুধু কথা বলার যন্ত্র নয়। এখানে বহুমাত্রিক সেবা পাওয়া যাচ্ছে। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডও পরিচালিত হচ্ছে মোবাইল ফোনে। ফলে প্রতিদিন ৬০ কোটি টাকার কথা বলা এমন বড় কিছু নয়। আমাদের দেশে এখন মোবাইল ফোনের গ্রাহক সোয়া ১২ কোটি। কিন্তু এর মধ্যে ৮ কোটি মানুষের হাতে ফোন আছে। কারও কারও কাছে দুটি তিনটি করেও ফোন রয়েছে। ফলে এখনও আমাদের দেশে ৮ কোটি মানুষ মোবাইল ফোন সেবার বাইরে। তাদেরও এই সেবার মধ্যে আনা গেলে তখন পরিমাণটা আরো বাড়বে। মানুষের কাজও সহজ হয়ে যাবে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের বিটিআরসি বাত্সরিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে গত বছর ৬টি মোবাইল ফোন অপারেটর মোট আয় করেছে ২১ হাজার ৪২৫ কোটি ৪৮ লাখ ৭৫ হাজার ৯৮৭ টাকা। এর মধ্যে গ্রামীণফোনের আয় সর্বোচ্চ ১০ হাজার ৪৩ কোটি টাকা। এছাড়া বাংলালিংক ৪ হাজার ১৩২ কোটি ৬৪ লাখ রবি ৪ হাজার ৬৭২ কোটি ২৫ লাখ এয়ারটেল এক হাজার ৭১৩ কোটি ৮২ লাখ রাষ্ট্রীয় মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক ৬৬০ কোটি ২৭ লাখ টাকা এবং সিটিসেল ২৩০ কোটি ৫২ লাখ টাকা আয় করেছে। মোবাইল ফোন অপারেটরদের কাছ থেকেও পৃথকভাবে পাওয়া তথ্যের সঙ্গে এই হিসেবের মিল পাওয়া গেছে। এর আগের বছর অর্থাত্ ২০১৩ সালের প্রতিবেদনে দেখা গেছে প্রতিদিন মানুষ কথা বলেছেন ৬৮ কোটি ৬৯ লাখ ২১ হাজার ১০২ টাকার। মাসে যেটার পরিমাণ ২ হাজার ৬০ কোটি ৭৬ লাখ ৩৩ হাজার টাকা। আর বছরে এর পরিমাণ ২৪ হাজার ৭২৯ কোটি ১৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে গ্রামীণফোনের আয় ১৩ হাজার ৯৩৩ কোটি বাংলালিংকের ৪ হাজার ৫৩৬ কোটি রবির ৪ হাজার ২৭৮ কোটি এয়ারটেলের এক হাজার ৩৫৪ কোটি টেলিটকের ৩৫৭ কোটি ও সিটিসেলের আয় ২৬৭ কোটি টাকা। এর আগের বছর ২০১২ সালে ৬টি মোবাইল ফোন অপারেটরের আয় ছিল ১৮ হাজার ২০৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। ওই বছর প্রতিদিন মানুষ কথা বলেছেন প্রায় ৫১ কোটি টাকার। আর প্রতি মাসে যেটার পরিমাণ দেড় হাজার কোটি টাকারও বেশি। প্রসঙ্গত মোবাইল ফোন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর এই আয় থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড পায় ১৫ ভ্যাট। আর বিটিআরসি পায় ৫.৫ রেভিনিউ শেয়ারিং। গ্রামীণফোনের চীফ কর্পোরেট এফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসাইন ইত্তেফাককে বলেন হঠাত্ করে ৬০ কোটি টাকা শুনলে অনেক মনে হবে। কিন্তু উন্নত দেশগুলোর তুলনায় আমরা টেলিফোনে কমই কথা বলি। ১৬ কোটি মানুষের দেশে প্রতিদিন ৬০ কোটি টাকা মানে গড়ে প্রতিদিন একজন মানুষ ৪ টাকারও কম কথা বলেন। মাসে যেটার পরিমাণ ১২০ টাকার মতো। যা গোটা জীবনযাপনের খরচের এক শতাংশেরও কম। কিন্তু উন্নত দেশে একজন মানুষ তার জীবনযাপনের মোট খরচের ৩ থেকে ৫ শতাংশ ব্যয় করে টেলিফোনে কথা বলে। তাই আমাদের দেশে খরচ তুলনামূলক কম। আর এটা সম্ভব হয়েছে জনসংখ্যার ঘনত্বের কারণে। এই কারণে মোবাইল ফোন অপারেটররাও তুলনামূলক অনেক কম খরচে কথা বলার সুযোগ দিতে পারছেন। এদিকে গত ২৪ মার্চ জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সংসদকার্যে দায়িত্বপ্রাপ্ত ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন বর্তমানে মোবাইলে গ্রাহক সংখ্যা ১২ কোটি ২৬ লাখ ৫৬ হাজার ৬৬২ জন। এর মধ্যে গ্রামীণফোন ৫ কোটি ১৫ লাখ ৯৮ হাজার ৫৬০ জন। বাংলালিংকের ৩ কোটি ১৫ লাখ ১৫ হাজার ৬৫ জন। এবং অন্যদের মধ্যে রবির ২ কোটি ৬৪ লাখ ১৪ হাজার ১৯৭ জন এয়ারটেলের ৭৯ লাখ ৪৩ হাজার ৬১৫ জন টেলিটকের ৩৯ লাখ ২২ হাজার ৫৪ এবং সিটিসেলের গ্রাহক সংখ্যা ১২ লাখ ৬৩ হাজার ১৭১ জন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6532.csv b/Bangla_fin_news_articles/6532.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..51129357c3a4a524902efd103488a83602d42578 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6532.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6532,সময় চেয়েছেন ড ইউনূসের আইনজীবী,2015-03-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর দাবি করা বকেয়া আয়করের বিষয়ে আলোচনার জন্য সময় চেয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আইনজীবী। রবিবার কর কমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাতের পর ড. ইউনূসের আইনজীবি মাহবুবুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন ইউনূস সাহেব দেশের বাইরে থাকায় তার পক্ষ থেকে আলোচনার সময় বৃদ্ধির আবেদন করেছি। আগামী ১৩ এপ্রিল কমিশনারের সঙ্গে বৈঠকে বসব। উল্লেখ্য সম্প্রতি কর অঞ্চল৬ থেকে চিঠি পাঠিয়ে ড. ইউনূসকে বকেয়া আয়করের বিষয়ে আলোচনায় বসতে অনুরোধ জানানো হয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে ড. ইউনূসের আইনজীবী রবিবার সকালে কর কমিশনারের সাথে সাক্ষাত্ করেন। এ বিষয়ে কর অঞ্চল৬এর কমিশনার মেফতাহ উদ্দিন বলেছেন আদালতের বাইরে ড. ইউনূসের আয়করের বিষয়টি সমাধান করতে ড. ইউনূসকে ডাকা হয়েছিল। তিনি দেশের বাইরে থাকায় উপস্থিত থাকতে পারেননি। ওনার পক্ষ থেকে কর আইনজীবী আলোচনার জন্য সময় চেয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6533.csv b/Bangla_fin_news_articles/6533.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..933d51a18e0631d03ddfa5a4425fb810fef83600 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6533.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6533,গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ডের অর্থ পাচ্ছে এডিবি,2015-03-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জলবায়ু পরিবর্তনজনিত হুমকিতে থাকা দেশগুলোর সহায়তার লক্ষ্যে গঠিত গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড জিসিএফ থেকে অর্থ নেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। বহুজাতিক দাতা সংস্থা হিসেবে এডিবিই প্রথম এ সুযোগ পেয়েছে। জিসিএফ তহবিল থেকে নেয়া অর্থ এডিবির সদস্য দেশগুলোতে পরিবেশসংক্রান্ত বিভিন্ন প্রকল্পে বাস্তবায়ন করবে সংস্থাটি। ম্যানিলাস্থ প্রধান কার্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তনসংক্রান্ত সম্মেলনের ইউএনএফসিসিসি সিদ্ধান্তের আলোকে ২০১০ সালে জিসিএফ গঠিত হয়। জলবায়ু সংক্রান্ত অর্থায়নই এ তহবিলের মূল লক্ষ্য। এ তহবিল উন্নয়নশীল দেশগুলোর গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণ কমানোর পাশাপাশি পরিবর্তিত পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নিতে সহায়তা করবে। এ তহবিলে অর্থায়ন করতে ৩২টি দেশ ১ হাজার ২০ কোটি ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এ তহবিলে সর্বোচ্চ প্রতিশ্রুতি রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। এর পরেই রয়েছে জাপান যুক্তরাজ্য ফ্রান্স ও জার্মানি। এ বিষয়ে এডিবির প্রেসিডেন্ট তাকেহিকো নাকাও বলেছেনজলবায়ু তহবিল থেকে এডিবির নমনীয় ঋণ ও সংস্থাটির অভিজ্ঞতা জলবায়ু খাতে বিনিয়োগ ত্বরান্বিত করবে। ডিসেম্বরে প্যারিসে অনুষ্ঠিতব্য ইউএনএফসিসিসি সম্মেলনে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক চুক্তি হবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন। এডিবির পক্ষ থেকে আরো জানানো হয়বর্তমানে এশীয়া অঞ্চল থেকে গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমন হচ্ছে ৩৭ শতাংশ। ২০৩৫ সালের মধ্যেই এর হার ৪৬ শতাংশ অতিক্রম করবে। এডিবি জানায়জিসিএফ তহবিল থেকে পরিবেশ দূষণ রোধ ও পরিবর্তিত পরিস্থিতির সাথে মানিয়ে চলার জন্য অর্থ ব্যয় হবে। এর অর্ধেক যাবে ছোট দ্বীপ ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে। অফ্রিকার দরিদ্র দেশগুলোও এ তহবিল থেকে সহায়তা পাবে। সংস্থাটি ২০১৪ সালে জলবায়ু খাতে ৩০০ কোটি ডলার সহয়তা অনুমোদন দিয়েছে। এর বাইরে আরো ২৬০ কোটি ডলারের সংগ্রহ করেছে সংস্থাটি। এ অর্থের ৭৫ শতাংশ ব্যায় হয়েছে পরিবেশ দূষণ কমাতে। আর ২৫ শতাংশ ব্যয় হয়েছে ক্ষতিপূরণ ও পরিবর্তিত পরিস্থিতি মানিয়ে নিতে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6534.csv b/Bangla_fin_news_articles/6534.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..57fa461bfa41292f0fc3a718dc3a4630172c293d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6534.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6534,উন্নয়ন সহযোগীদের অর্থছাড়ে গতি,2015-03-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি আদায়ে পিছিয়ে থাকলেও বিগত সময়ের তুলনায় অর্থছাড়ের পরিমাণ বেড়েছে। চলতি অর্থবছরে ২০১৪১৫ প্রথম আট মাসে জুলাইফেব্রুয়ারি দাতাসংস্থা ও উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলো থেকে প্রতিশ্রুতি এসেছে ২৪৭ কোটি ৩৪ লাখ ডলারের সমপরিমাণ। গত অর্থবছরে একই সময়ে ছিল ২৮৪ কোটি ৪৬ লাখ ডলার। অন্য দিকে চলতি অর্থবছরের ৮ মাসে অর্থছাড় হয়েছে মোট ১৮৪ কোটি ১৪ লাখ ডলার। এর মধ্যে ঋণের পরিমাণ ১৪৯ কোটি ৪৮ লাখ এবং অনুদান ৩৪ কোটি ৬৬ লাখ ডলারের সমপরিমাণ। গত অর্থবছরের একই সময়ে অর্থছাড় হয়েছিল ১৮২ কোটি ৭৩ লাখ ডলারের সমপরিমাণ। অর্থনীতি সম্পর্ক বিভাগ ইআরডি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ইআরডির হালনাগাদ তথ্যে দেখা গেছেফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি অর্থছাড় করছে বিশ্বব্যাংক। ৮মাসে সংস্থাটি ছাড় করেছে ৫৭ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের সমপরিমাণ। এ ছাড়া এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক ছাড় করেছে এডিবি ৫২ কোটি ৭৯ লাখ ডলার ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক আইডিবি ১০ কোটি ১৪ লাখ জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সি জাইকা ১৫ কোটি ৬১ লাখ ডলার ও জাতিসংঘ ৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার ছাড় করেছে। সংশ্লিষ্টরা জনালেনকাঙ্ক্ষিত হারে নতুন প্রকল্পে চুক্তি স্বাক্ষরে বিলম্বিত হওয়ায় প্রতিশ্রুতির আকার তুলনামূলক কম হয়েছে। আলোচ্য সময়ে ঋণ ও ঋণের সুদ বাবদ উন্নয়ন সহযোগীদের ৭৯ কোটি ৩৪ লাখ ডলার পরিশোধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইআরডি। এর মধ্যে আসল ৬৬ কোটি ৫৪ লাখ ডলার এবং সুদ ১৩ কোটি ৪৩ লাখ ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ৯১ কোটি ২৮ হাজার ডলার পরিশোধ করা হয়েছিল। এর মধ্যে আসল ৭৬ কোটি ৫৪ লাখ ডলার এবং সুদ ১৪ কোটি ৪৭ লাখ ডলার ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6535.csv b/Bangla_fin_news_articles/6535.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..70c98b345b12e70dd07a8226cf6130040f0ee0e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6535.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6535,ডিএসইতে আড়াই মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন,2015-03-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই রবিবার লেনদেন হয়েছে ৩৯৩ কোটি টাকার যা গত আড়াই মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।এর আগে ১৩ জানুয়ারিতে লেনদেন হয়েছিল ৪০৪ কোটি টাকার। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেরাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা কিছুটা শিথিল হওয়ায় বিনিয়োগকারীরা বাজারের দিকে ঝুঁকতে শুরু করেছেন। এতে বাজারে লেনদেন বৃদ্ধি পাচ্ছে। লেনদেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল জ্বালানি খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৯১ কোটি ৮৮ লাখ টাকার যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় সাড়ে ২৩ শতাংশ। এ ছাড়া ওষুধ ও রসায়ন খাতে লেনদেন হয়েছে ৯০ কোটি ২৩ লাখ টাকার যা বাজারের মোট লেনদেনের ২৩ শতাংশ। অর্থাত্ এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে ১৮২ কোটি ১১ লাখ টাকার যা বাজারের মোট লেনদেনের সাড়ে ৪৬ শতাংশ। এ দিকে খাতভিত্তিক দরবৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল আর্থিক খাত। এ খাতের কোম্পনিগুলোর শেয়ারদর গড়ে ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ বেড়েছে। এ ছাড়া জ্বালানি খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বেড়েছে ৩ দশমিক ১০ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেরবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৮ বেড়ে ৪ হাজার ৫৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ২৪ বেড়ে ১ হাজার ৭৩৭ দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৯৩ কোটি টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪২ কোটি ২০ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৬টির কমেছে ৮১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৯৩ বেড়ে ১৩ হাজার ৯৪৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৩১ লাখ টাকার। লেনদেনকৃত ২৩১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫১টির কমেছে ৫৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের দর। সিএসই সূত্রে জানা গেছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের কোম্পানি বরকতউল্লাহ ইলেকট্রো ডায়নামিকসের নাম ও ট্রেডিং কোড পরিবর্তিত হচ্ছে। কোম্পানিটির নতুন নাম বারাকা পাওয়ার লিমিটেড এবং ট্রেডিং কোড হবে বারাকাপাওয়ার। আগামী ৭ এপ্রিল থেকে নতুন নাম এবং ট্রেডিং কোড অনুযায়ী কোম্পানিটির লেনদেন হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6536.csv b/Bangla_fin_news_articles/6536.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2cef971298a67f8cabb55b538f17fa03a47c0c55 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6536.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6536,আস্থা সঙ্কটে পুঁজিবাজার তারল্য সঙ্কট কাটছে না,2015-03-29,আহসান হাবীব রাসেল,পুঁজিবাজারে দফায় দফায় দরপতনের ফলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সঙ্কট দেখা দিয়েছে। গত চার বছরে তিন চার দফায় কয়েকদিন লেনদেন ভাল হলেও তা স্থায়ী হয়নি। বরং বেশিরভাগ সময়ই লেনদেন হয়েছে তিনশ কোটি টাকার নিচে। এর মধ্যে সময়ে সময়ে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার তীব্রতাও বাজারে আস্থা সঙ্কট বাড়াতে ইন্ধন যুগিয়েছে। ২০১৩ সাল জুড়ে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার পর গেল জানুয়ারি থেকে দেশে ফের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা শুরু হয়েছে। তাই বিনিয়োগকারীদের আস্থার সঙ্কটও প্রশমিত হয়নি। বিনিয়োগকারীরা বলছেন রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা চলতে থাকলে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর আয় কমে যাবে। ফলে কোম্পানির শেয়ারদরও কমতে পারে। এ জন্য শেয়ার বিনিয়োগকারীরা বাজারে কম বিনিয়োগ করছেন। এ অবস্থায় কেউ নতুন তহবিল আনতে উত্সাহ পাচ্ছেন না। ফলে তারল্য সঙ্কট তীব্র হয়ে বাজারের লেনদেন কমে গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই তথ্যে দেখা গেছে গত ডিসেম্বর থেকে বাজারের লেনদেন কমতে শুরু করেছে। বর্তমানে লেনদেন নেমে এসেছে আড়াইশ কোটি টাকায়। সম্পদ ও আয়ের তুলনায় বাজারে বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ারদর অনেক কমে গেলেও বিনিয়োগকারীরা শেয়ার ক্রয়ের দিকে ঝুঁকছেন না। আস্থা সঙ্কট কেটে গেলে কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগ বাড়তে পারে। ইতোমধ্যে সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণের ঘোষণায় রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা কমে আসার সম্ভাবনার পরিপ্রেক্ষিতে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। গেল সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে সাড়ে তিনশ কোটি টাকারও বেশি। এ অবস্থায় যে কোনভাবেই হোক রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন বাজারে আস্থা ও তারল্য সঙ্কট ২০১০ সালে বাজার ধ্বসের পর থেকেই শুরু হয়েছে। বাজার সংস্কারের লক্ষ্যে ডিমিউচুয়ালাইজেশন স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা থেকে মালিকানা পৃথকীকরণ সার্ভিল্যান্স সফটওয়্যার স্থাপন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অনিয়ম করায় শাস্তি প্রদান এবং লেনদেনে নিষ্পত্তিতে আধুনিকতা আনা হলেও বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরেনি। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান বিনিয়োগকারীরা সব সময় বাজারের সূচক ঊর্ধ্বমুখী দেখতে চান। বাজারের সংস্কারমূলক কাজে তাদের দৃষ্টি নেই। বরং বাজারের সূচক বাড়লো কিনা সেটাই তারা বিবেচনা করে। তবে ধীরে ধীরে বাজারে দক্ষ বিনিয়োগকারীও আসতে শুরু করেছেন। তাই যেসব কোম্পানির দাম তুলনামূলক কমে যায় সেসব কোম্পানিতে তারা বিনিয়োগ করে মুনাফা তুলে নিচ্ছেন। দাম কমে যাওয়ায় তারা হতাশ হচ্ছেন না বরং আশান্বিত হয়ে বিনিয়োগ করছেন। এদিকে তারল্য সঙ্কটের কারণ হিসেবে বাজার সংশ্লিষ্টরা আস্থা সঙ্কটের পাশাপাশি ঋণাত্মক মার্জিন ঋণকেও দায়ী করেন। কারণ ঋণাত্মক মার্জিন ঋণে এখনও অনেক টাকা আটকে আছে। ফলে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা কাঙ্ক্ষিত বিনিয়োগ করতে পারছেন না। আটকে থাকা মার্জিন ঋণ লেনদেনে ফিরিয়ে আনতে পদক্ষেপ নেয়ার পরও তা সম্পূর্ণ লেনদেনে ফিরে আসেনি। জানা গেছে ঋণাত্মক পোর্টফোলিওতে থাকা গ্রাহকের হাজার হাজার কোটি টাকার শেয়ার লেনদেনে ফিরিয়ে আনতে মার্জিন ঋণ বিধিমালার ৩ ৫ উপবিধির কার্যকারিতা স্থগিত করা হয়েছে। চার দফা এ স্থগিতাদেশের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। মার্জিন ঋণ বিধিমালার ৩ ৫ উপবিধি অনুযায়ী শেয়ারদর কমে যাওয়ার কারণে গ্রাহকের নিজস্ব ইকুইটি মার্জিন ঋণের ১৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমলে গ্রাহক নগদ অর্থ দিয়ে ঋণ সমন্বয় করবেন। অন্যথায় সংশ্লিষ্ট হিসাবে শেয়ার লেনদেন করা যাবে না। এদিকে ২০১০ এর বাজার ধ্বসের পরও দফায় দফায় দর পতনের ফলে গ্রাহকের নিজস্ব ইকুইটি মার্জিন ঋণের ১৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়। ফলে হাজার হাজার কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন অযোগ্য হয়ে পড়ে। পরবর্তী সময়ে বাজার পরিস্থিতি বিবেচনায় ডিএসইর প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে মার্জিন ঋণ বিধিমালা ১৯৯৯এর ৩৫ উপধারা স্থগিতাদেশ দেয় বিএসইসি। এ বিধিমালা স্থগিতাদের দেয়ায় মার্জিন ঋণে আটকে পড়া শেয়ার লেনদেনযোগ্য হয়। এরপরও মার্জিন ঋণে আটকে থাকা বিশাল অঙ্কের অর্থ বাজারে লেনদেনে আসতে পারছে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6537.csv b/Bangla_fin_news_articles/6537.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..623f1d155686213b205dffe4b71329e4ea320d39 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6537.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6537,গাড়ির প্রতি নারী ক্রেতাদের আকর্ষণ বাড়াতে নানা উদ্যোগ,2015-03-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নারী ক্রেতাদের প্রতি লক্ষ্য রেখে নতুননতুনআকর্ষনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে আন্তর্জঅতিক বিভিন্ন গাড়ির ব্র্যান্ড। নারী ক্রেতাদের তাদের গাড়ির প্রতি আকৃষ্ট করার জন্য নিচ্ছে নানা কৌশল। বিশ্বজুড়ে শীর্ষ গাড়ির ব্র্যান্ডগুলো বিশেষভাবে নারী ক্রেতাদের তাদের গাড়ির প্রতি আকৃষ্ট করার জন্য কি কি কৌশল প্রয়োগ করছে তার উপর পরিচালিত এ এক গবেষণায় দেখা গেছে প্রতি ৫ জন নারীর ১ জন গাড়ির ওয়ার্কশপ যাওয়া পরিহার করে চলে। এর কারণ হল ২২ শতাংশ নারী ওয়ার্কশপের পরিবেশ নিয়ে সন্তুষ্ট না ২৮ শতাংশ বলেছে যে তারা সহজে প্রযুক্তিগত প্রশ্ন করতে সক্ষম হয় না এবং ৩১ শতাংশ বলেছে তারা লেনদেনের কথাবার্তাতে বিচলিত হয়ে পড়ে। গাড়ির প্রতি নারী ক্রেতাদের আকর্ষণ নিয়ে গবেষণাটি পরিচালনা করেছে অনলাইন ভিত্তিক গাড়ি কেনাবেচার মাধ্যম কারমুডি। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে টয়োটা ব্যবহূত গাড়ির প্রায় অর্ধেক নারীরা কিনেন টয়োটা ডিলারদের থেকে। ফলাফলে আরো জানা গেছে যে গাড়ির ব্র্যান্ড নিসান তাদের লেডি ফার্স্ট প্রজেক্টএর জন্য জাপানে তিনশর বেশি ডিলারশিপ পুনর্গঠন করবে মহিলা ক্রেতাদের সুবিধার্থে। সম্প্রতি আরো দেখা যাচ্ছে যে সামাজিক মিডিয়ার মাধ্যমে বিক্রয় ও মার্কেটিং এর একটি প্রধান পদ্ধতি হয়ে উঠেছে সমাজের নারীদের গাড়ির প্রতি আকৃষ্ট করার জন্য। নারীদের আকর্ষণ করতে নেয়া বিভিন্ন উদ্যোগের বিশ্লেষণ করে উল্লেখ করা হয়েছে তরুণ নারী পেশাজীবীদের লক্ষ্য করে বিএমডাব্লিউ চালু করেছে তাদের জয় ক্যাম্পেইন। ২০১৪ সালের পূর্বে ১০ জনের মধ্যে ৮ জন পোর্শ ক্রেতা ছিল পুরুষ। এ ব্যান্ডটি নারী ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে নিয়েছে নানা উদ্যোগ। এমনকি নারী টেনিস তারকা মারিয়া শারাপোভাকে তাদের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসাবে ঘোষণা দিয়েছে। ল্যান্ড রোভারের একটি মডেলের ডিজাইন করা হয় ভিক্টোরিয়া বেকহামকে দিয়ে এ মডেলের গাড়িটি পুরুষের চেয়ে নারী ক্রেতা বেশি। আরো একটি উদাহরণ হল চীনে ১০ জনের মধ্যে ৮ জন বিএমডাব্লিউ মিনি ড্রাইভার হল নারী। যেহেতু ২০১৪ বিএমডাব্লিউ মিনিতে আছে অটোম্যাটিক পার্কিং ইনফোটেইনমেন্ট টাচস্ক্রিন ও ব্যাকআপক্যামেরা যা সব মেয়েদের কাছে গাড়িটি আরো আকর্ষণীয় ও কাঙ্ক্ষিত করে তুলেছে। নারীদের আকর্ষণ করতে গাড়ীর ব্র্যান্ডগুলো নিয়ে আসছে আরও বেশি ইন্টেরিওর স্পেস উচ্চমানের সব মেটেরিয়াল যেমন লেদার এবং পার্কিং করার ও চালানোর জন্য উন্নত মানের সব বৈশিষ্ট্য। প্রতিবেদন অনুযায়ী খুব শীঘ্রই গাড়ির মার্কেটের প্রধান ও মূল্যবান ক্রেতার অংশ হয়ে উঠবে নারীরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6538.csv b/Bangla_fin_news_articles/6538.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20d3366f8f2628a53ee468bbe2e11d7ce76d65e0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6538.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6538,পুঁজিবাজারে গত সপ্তাহে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন,2015-03-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহের শেষ দিকে পুঁজিবাজারের সূচক ও লেনদেন ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরেছে। সপ্তাহের শুরুর দিকে সূচক কমতে থাকলেও পরে কিছুটা বাড়ায় সপ্তাহ শেষে সার্বিক মূল্যসূচক আগের সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনআসন্ন সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির অংশ গ্রহণে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা কমার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আশার সঞ্চার হয়েছে যা বাজারের সূচক ও লেনদেনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে পতনের প্রবণতা থেকে বেরিয়ে এসেছে উভয় পুঁজিবাজার। গত সপ্তাহে চার দিন লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম দুই দিন সূচক কমলেও শেষের দুই দিন বেড়েছে। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছেগত সপ্তাহের শুরুতে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক ছিল ৪ হাজার ৪৬৮ পয়েন্ট। সপ্তাহ শেষে তা বেড়ে ৪ হাজার ৫৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অর্থাত্ সপ্তাহশেষে সূচক বেড়েছে ৪১ পয়েন্ট। আগের সপ্তাহে সার্বিক মূল্যসূচক ৮৮ পয়েন্ট কমেছিল। গত সপ্তাহে ডিএসই৩০ সূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭১৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এ সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ১৮৮ কোটি ৯২ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন ছিল ১ হাজার ২৩ কোটি ৪১ লাখ টাকা। অর্থাত্ এ সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ১৬৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা। খাতভিত্তিক লেনদেন বিশ্লেষণে দেখা গেছেলেনদেনে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল ওষুধ খাতের। সপ্তাহের মোট লেনদেনের ২২ ভাগই হয়েছে এ খাতে। এ ছাড়া জ্বালানি খাতে লেনদেন হয়েছে মোট লেনদেনের ১৩ ভাগ। সপ্তাহজুড়ে লেনদেনের শীর্ষে ছিল এসিআই কোম্পানি। এ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। সপ্তাহের মোট লেনদেনের প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশই হয়েছে এ কোম্পানি ঘিরে। লেনদেনে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট। ৫১ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এ কোম্পানির। লেনদেনের তৃতীয় স্থানে রয়েছে শাহজীবাজার পাওয়ার কোম্পানি। সাপ্তাহিক পুঁজিবাজার সম্পর্কে আইডিএলসির বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে গত কয়েক সপ্তাহের ব্যাপক দর সংশোধনের পর গেল সপ্তাহে কিছুটা ইস্তফা দিয়েছে। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা কমে আসায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সঞ্চার হতে শুরু করেছে। ফলে নতুন তহবিল আসতে শুরু করেছে। এতে লেনদেন ও সূচক কিছুটা বেড়েছে। এ দিকে গেল সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও বেড়েছে দশমিক ২১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২৬ শতাংশ। এ সপ্তাহে ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ৮১ পয়েন্টে যা আগের সপ্তাহে ছিল ১৬ দশমিক ৬০ পয়েন্ট। গেল সপ্তাহে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও ছিল ৭ দশমিক ৬ পয়েন্টে। এ ছাড়া সিমেন্ট খাতের পিই রেশিও ৩৩ পয়েন্ট জ্বালানি ও বিদ্যুত্ খাতে ১২ দশমিক ৬ পয়েন্ট ওষুধ ও রসায়ন খাতে ২৮ দশমিক ৮ পয়েন্ট এবং বস্ত্র খাতের ১১ পয়েন্ট। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6539.csv b/Bangla_fin_news_articles/6539.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..14bd08782aae7588a361dde9cc93d0f653200f1d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6539.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6539,যুক্তরাজ্য সফরে শিল্পমন্ত্রী,2015-03-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের এক প্রতিনিধিদল উন্নত দেশগুলোর মান অবকাঠামো ও গুণগত মাননীতি সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য আজ যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। প্রতিনিধিদল আগামী ১১ এপ্রিল পর্যন্ত যুক্তরাজ্য যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বিভিন্ন মান ইনস্টিটিউট অ্যাক্রেডিটেশন সংস্থা এবং গবেষণাগার পরিদর্শন করবেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শনিবার একথা বলা হয়। পরিকল্পনা কমিশনের শিল্প ও শক্তি বিভাগের সদস্য এস এম গোলাম ফারুক বিএসটিআইর মহাপরিচালক ইকরামুল হক আইএমইডির প্রধান শেখ নজরুল ইসলাম শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপপ্রধান মু. আনোয়ারুল আলম এবং মন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব এফ এম মাহমুদ প্রতিনিধিদলে রয়েছেন। প্রতিনিধিদল ২৮ থেকে ৩১ মার্চ লন্ডনে অবস্থিত ব্রিটিশ স্ট্যান্ডার্ড ইনস্টিটিউটশন এবং ইউনাইটেড কিংডম অ্যাক্রেডিটেশন সার্ভিস পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শনকালে তারা সংস্থাগুলোর কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় করবেন। প্রতিনিধি দল ১ থেকে ৭ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেকনোলজিসহ অন্যান্য মান সংস্থা ও গবেষণাগার পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শনকালে তারা এসব প্রতিষ্ঠানের মানোন্নয়ন সম্পর্কিত তথ্যউপাত্ত সংগ্রহ করবেন। এর পাশাপাশি তারা বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মান অবকাঠামোর উন্নয়নে প্রতিষ্ঠানগুলোর বর্তমান কর্মকান্ড ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে অবহিত হবেন। প্রতিনিধিদলটি ৮ থেকে ১১ এপ্রিল কানাডার অটোয়ায় অবস্থিত কানাডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যাবরেটরি অ্যাক্রেডিটেশনের কার্যালয় পরিদর্শন করে সংস্থার কার্যক্রম সম্পর্কে সম্যক ধারণা নেবেন। এ সময় তারা স্থানীয় শিল্প উদ্যোক্তা মান গবেষক ও পরীক্ষকসহ সংশ্লিষ্টদের সাথে মতবিনিময় করবেন। উল্লেখ্য ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের আর্থিক এবং ইউনিডো ও নোরাডের কারিগরি সহায়তায় বান্তবায়নাধীন বেটার ওয়ার্ক অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস প্রোগ্রাম শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় এ সফরের আয়োজন করা হয়েছে। বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্য ও সেবার গুণগতমান বিশ্বমানে উন্নীত করতে উন্নত দেশগুলোর আদলে প্রয়োজনীয় নীতি ও অবকাঠামোগত সংস্কার ও উন্নয়নের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ এ সফরের অন্যতম লক্ষ্য। উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদলের এ সফরের ফলে যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য ও কানাডায় পণ্য ও সেবার গুণগত মানোন্নয়নে গৃহিত উদ্যোগ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। এর পাশাপাশি এসব দেশে স্থাপিত মান অবকাঠামো সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন সম্ভব হবে। এ অভিজ্ঞতার আলোকে বাংলাদেশে বিশ্বমানের মান অবকাঠামো গড়ে তোলা সহজ হবে। এছাড়া সরেজমিনে পরিদর্শনের মাধ্যমে লব্ধ জ্ঞান ও সুপারিশ বাংলাদেশের জাতীয় গুণগতমান পণ্য ও সেবা নীতি ২০১৫ চূড়ান্তকরণ ও বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে। শিল্পমন্ত্রীর নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল ১৩ এপ্রিল দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6540.csv b/Bangla_fin_news_articles/6540.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ae01fb07efdc0dec936039425972bfe8123704c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6540.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6540,অর্থনীতিতে নতুন গতি অনলাইনে লেনদেন,2015-03-28,রেজাউল করিম খোকন,অনলাইনে আর্থিক লেনদেন দিনে দিনে বাড়ছে। স্বল্পতম সময়ে ঝামেলাহীন উপায়ে দেশের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে অর্থ প্রেরণ কিংবা গ্রহণে অনলাইন ব্যাংকিং কর্মকাণ্ড এখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় দ্রুততম সময়ে লেনদেন নিষ্পত্তি করতে দেশের ব্যাংকগুলো চালু করেছে বিভিন্ন ধরনের অনলাইন সেবা। এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে অর্থ পরিশোধ করতে এক সময় দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হতো। বাংলাদেশ ব্যাংক সময়ের দাবি মেটাতে ব্যাংকগুলোর আন্তলেনদেন ব্যবস্থায় আরো গতির সঞ্চার করতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করে। যার ফলে গত কয়েক বছরে আন্ত ব্যাংক পরিশোধ ব্যবস্থায় নতুন বিপ্লবের সূচনা হয়েছে। এখন বিএসিএইচ ইএফটিএন ও এনপিএসএর মাধ্যমে দ্রুত অর্থ পরিশোধ হচ্ছে বিভিন্ন ব্যাংকে। সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংক টু ব্যাংক আর্থিক লেনদেন প্রক্রিয়ায় এইএফটিএন অর্থাত্ ইলেক্ট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক পদ্ধতি দারুণ জনপ্রিয় মাধ্যম হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে। চেক ছাড়াই গ্রাহকের সম্মতির বিপরীতে ইএফটিএনের মাধ্যমে এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকের গ্রাহকের অর্থ পরিশোধ সম্ভব হচ্ছে। এর ফলে নিমিষেই এখন বেতনভাতা বোনাসের টাকা কিংবা ইন্সিওরেন্স কোম্পানিকে প্রদেয় প্রিমিয়ামের টাকা চলে যাচ্ছে নির্ধারিত ব্যাংকের নির্দেশিত একাউন্টে। ইএফটিএন দেশের অর্থনীতিতে নতুন গতির সঞ্চার করেছে বললে অত্যুক্তি হবে না। এর মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ ব্যবস্থায় এক বড় পরিবর্তন এসেছে। এখন দেশের বৃহত্ কোম্পানি গ্রুপ এনজিও প্রভৃতি তাদের কর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতনভাতা বোনাস ইত্যাদি আর্থিক সুবিধা পরিশোধে এ স্বয়ংক্রিয় পেমেন্ট বা পরিশোধ ব্যবস্থার আওতায় ঢুকে পড়েছে। সরকারের ৫৭টি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বেতনভাতা পরিশোধ করা হচ্ছে এ ব্যবস্থায়। এতে সাশ্রয় হচ্ছে বড় অংকের অর্থ ও সময় এর। ভোগান্তি লাঘব হচ্ছে। বিশাল ব্যবস্থাপনাকে আর নিয়োজিত করতে হচ্ছে না আগের মতো। ইএফটিএন পদ্ধতিতে প্রতিষ্ঠান তার সব কর্মকর্তাকর্মচারীর নাম প্রদত্ত অর্থের পরিমাণ ব্যাংকের নাম শাখার নাম ব্যাংক একাউন্ট নম্বর শাখা সনাক্তকরণ রাউটিং নম্বর লিখে প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ব্যাংকে মেইল করে পরিশোধের নির্দেশনা দিলে দিনে দিনে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক একাউন্টে টাকা জমা হয়ে যাচ্ছে। ইএফটিএন ব্যবস্থাটি একটি বিশেষ সফটওয়্যারের মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে থাকে। বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে আলাদা একটি প্রকল্পের আওতায় এটি চালু করার পর ২০১২ সালের মার্চে সরকারি হিসাবগুলো এ সফটওয়্যারের আওতায় এসেছে। যারা ইতিমধ্যে ইএফটিএনের সুবিধা গ্রহণ করেছেন তাদের কাছে এটাকে একটি বিরাট প্রাপ্তি হিসাবে বিবেচনা করছেন। বড় বড় প্রতিষ্ঠান সরকারি সংস্থা মন্ত্রণালয় এনজিও ছাড়াও যেকোনো ব্যক্তি একই পদ্ধতিতে টাকা স্থানান্তর করতে পারছেন। ইএফটিএনএর সুবিধা গ্রহণের আগে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে কর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতনভাতা বোনাসসহ অন্যান্য আর্থিক সুবিধা পরিশোধে বিশাল কর্মযজ্ঞ করতে হতো। এজন্য বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়োগ করতে হতো। প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতন পরিশোধের জন্য সাত আট দিন আগে ব্যাংকে গিয়ে ডিডি বা পেঅর্ডার বানাতে হতো। সেই ডিডি বা পেঅর্ডার রেজিস্টার্ড ডাকে নয়তো কুরিয়ারের মাধ্যমে টাকা খরচ করে সংশ্লিষ্ট প্রাপকের কাছে পাঠাতে হতো। এজন্য সময় ব্যয় হতো। পথে হারিয়ে যাবার কিংবা দেরিতে পৌঁছবার ঝুঁকি থাকতো। অথচ এখন ইএফটিএন সুবিধা চালুর পর মাসের ৩০ অথবা ১ তারিখে বেতন পরিশোধে শুধু সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে একটা মেইল করলেই মাত্র একদিনের মধ্যেই প্রাপকের একাউন্টে টাকা জমা হয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে গত ফেব্রুয়ারি মাসে বেসরকারি খাতের বেতনভাতা ও অন্যান্য আর্থিক সুবিধা দিতে ইএফটিএনের মাধ্যমে অর্থ স্থানান্তর হয়েছে প্রতিদিন গড়ে ৩১৭ কোটি ৬০ লাখ টাকার বেশি। ওই সময়ে ইএফটিএনের মাধ্যমে সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন পরিশোধ বিভিন্ন কেনাকাটা উন্নয়ন ব্যয়ের জন্য বিভিন্ন ব্যাংকের হিসাবে প্রায় ৫০ কোটি টাকারও বেশি অর্থ স্থানান্তর হয়েছে। এর মধ্যে সিংহভাগ অর্থ বেতন পরিশোধের জন্য স্থানান্তর হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে ইএফটিএনের মাধ্যমে ৩০ হাজার ব্যক্তির বেতনভাতা তাদের ব্যাংক একাউন্টে জমা হয়েছে। মোট কথা অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে দেশের পেমেন্ট সিস্টেম বা অর্থ পরিশোধ ব্যবস্থাকে আধুনিকায়ন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে আর্থিক লেনদেনে স্বচ্ছতা এসেছে এবং খুব দ্রুত প্রাপকের ব্যাংক একাউন্টে টাকা জমা হয়ে যাচ্ছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে নতুন এ পেমেন্ট সিস্টেম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের পাশাপাশি অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে অনেক গতিশীল করে তুলেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6541.csv b/Bangla_fin_news_articles/6541.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c293c90d9e0c4ae886e7030e259e575853bd3e31 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6541.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6541,রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা বনাম অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি,2015-03-28,আহসান হাবীব রাসেল,চীন থেকে যে অর্ডার স্থানান্তরিত হচ্ছে তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বাংলাদেশ। প্রতিযোগী দেশগুলোতে বাংলাদেশের সম্ভাব্য অর্ডার সরিয়ে নেয়ার একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে গত জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের তুলনায় ভিয়েতনাম ভারত আর পাকিস্তানের রপ্তানি বেড়েছে অনেক বেশি হারে। তবে পরিবহনে হামলার পরেও রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন উদ্যোক্তারা। অস্থিতিশীলতা সত্ত্বেও দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে। স্থিতিশীলতা বজায় থাকলে এই হার আরো বৃদ্ধি পাবে বলে বিশ্লেষকরা উল্লেখ করেছেন রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় ব্যাহত হচ্ছে দেশের শিল্প উৎপাদন। কমছে রপ্তানি আয়। অস্থিতিশীলতার আশঙ্কায় বিনিয়োগ নিবন্ধনও কমছে। তবে রাজনৈতিক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও উদ্যোক্তারা টিকিয়ে রাখছেন অর্থনীতির সচলতা। তাই প্রায় ৮০ দিন অবরোধের পরও কারখানার উত্পাদন অব্যাহত রয়েছে। অব্যাহত রয়েছে রপ্তানি আয়। পরিবহনে হামলার পরেও রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন উদ্যোক্তারা। দেশি ও বিদেশি অর্থনীতি বিশ্লেষকরা আশা করছেন রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সত্ত্বেও দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে। সম্প্রতি এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি এক পূর্বাভাসে চলতি অর্থবছরের শেষ নাগাদ বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ১ শতাংশ হবে বলে জানিয়েছে। আগামী অর্থবছরে ২০১৫১৬ এ হার বেড়ে ৬ দশমিক ৪ শতাংশ হতে পারে। এডিবির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতায় কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জন হচ্ছে না। প্রবৃদ্ধি বাড়াতে বাংলাদেশ বেশ কিছু সংস্কার কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। তবে এসব সংস্কার কার্যক্রমের সাফল্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর নির্ভর করবে। অবকাঠামো উন্নয়নের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করে বিনিয়োগ সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারলে বাংলাদেশ প্রবৃদ্ধির ইতিবাচক ধারায় থাকবে। তবে রাজনৈতিক অস্থিরতা অব্যাহত থাকলে অর্থনীতি ক্ষতির মুখে পড়বে বলে মনে করছে এডিবি। গত জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হয়। এর আগের ৬ মাস অর্থনীতিতে প্রাণবন্ত পরিস্থিতি ছিল। ২০১৪ সালে জাতীয় নির্বাচনের পর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আশার সঞ্চার হতে শুরু করে। ফলে চলতি অর্থবছরে অপেক্ষাকৃত ভালো প্রবৃদ্ধি হবে বলে আশা করা হয়েছিল। তবে গেল জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া অবরোধ এবং সহিংসতা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে কিছুটা বাধার মুখে ফেলে দিয়েছে। কারণ রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে পরিবহন যোগাযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে যা বিনিয়োগ ও রফতানি কার্যক্রমে বাধা সৃষ্টি করছে। এত বাধার মধ্যেও উত্পাদন কার্যক্রম ও রপ্তানি অব্যাহত রাখা উদ্যোক্তাদের জন্য বেশ কষ্টসাধ্য। তবে এই কষ্টসাধ্য কাজটাই করছেন উদ্যোক্তারা। তবে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা না থাকলে রপ্তানি আয় হতো আরো অনেক বেশি। এ অবস্থায় দেশের অর্থনীতির স্বার্থে সরকারকে উদ্যোক্তাদের পাশে থাকতে হবে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি তথ্যে দেখা গেছে বিগত বছরগুলোর তুলনায় এবার প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা কম ধরা হলেও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে আট মাস শেষে পিছিয়ে রয়েছে রপ্তানি আয়। চলতি বছর রপ্তানি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১০ শতাংশ। ইপিবির প্রাথমিক হিসাবে দেখা গেছে গত জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রপ্তানি বেড়েছে আড়াই শতাংশেরও কম। সংশ্লিষ্টরা বলছেন সাম্প্রতিক সময়ের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার সঙ্গে গত দুই মাস ধরে চলা অবরোধ আর হরতালে ক্রেতারা পিছিয়ে যাচ্ছেন। ক্রেতারা সম্ভাব্য অর্ডারের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কমিয়ে তা ভারত পাকিস্তান আর ভিয়েতনামে নিয়ে যাচ্ছেন। বিশেষ করে চীন থেকে যে অর্ডার স্থানান্তরিত হচ্ছে তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বাংলাদেশ। প্রতিযোগী দেশগুলোতে বাংলাদেশের সম্ভাব্য অর্ডার সরিয়ে নেয়ার একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে গত জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের তুলনায় ভিয়েতনাম ভারত আর পাকিস্তানের রপ্তানি বেড়েছে অনেক বেশি হারে। সর্বশেষ গত ডিসেম্বরের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ২ দশমিক ৩৮ শতাংশ। একই সময়ে ভিয়েতনামের বেড়েছে সাড়ে ৪ শতাংশ ভারতের ১০ ও পাকিস্তানের বেড়েছে ২০ শতাংশ। বিজিএমইএ সূত্র জানিয়েছে চলমান পরিস্থিতির প্রতিক্রিয়া আগামী মাসগুলোতে দেখা যাবে। তাতে বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়া আরো পরিষ্কার হবে। চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরে ৩ হাজার ৩২০ কেটি মার্কিন ডলারের রপ্তানির লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে। জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আট মাসে রপ্তানি হয়েছে ২ হাজার ৩০ কোটি ডলারের। বাকী চার মাসে ১ হাজার ২৯০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করতে হবে। এদিকে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় আমদানি রপ্তানি ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম কিছুটা সংকুচিত হওয়ায় দেশের রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অন্তত ১৩ হাজার কোটি টাকা কম আদায় হতে পারে বলে মনে করছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। চলতি অর্থবছরে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। এনবিআরের হিসাবে চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে জুলাইডিসেম্বর লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি রয়েছে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা। লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী অর্থবছরের অবশিষ্ট অর্ধেক অদায় করতে হবে ৯০ হাজার ৩২২ কোটি টাকা। অর্থনীতিবিদরা বলছেন চলমান পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে বাকী ছয় মাসে এ বিশাল পরিমাণ রাজস্ব আদায় সম্ভব হবে না। ফলে সরকারের ব্যয় কমিয়ে আনতে হবে। নয়তো ব্যাংক ঋণ বাড়াতে হবে। এদিকে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার আশঙ্কায় দেশে বিনিয়োগ করতে যথেষ্ট আগ্রহ পাচ্ছেন না বিনিয়োগকারীরা। তাই কমে যাচ্ছে বিনিয়োগ নিবন্ধন। বাংলাদেশ বিনিয়োগ বোর্ডের বিওআই তথ্যে দেখা গেছে গত বছরের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগে এফডিআই নিবন্ধন কমেছে অর্ধেকেরও বেশি হারে। আর নিবন্ধিত বিনিয়োগের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়ন হয়। বাংলাদেশ বিনিয়োগ বোর্ডের সর্বশেষ হিসাবে ২০১৪ সালে বিদেশি বিনিয়োগ নিবন্ধন হয়েছে ৯৩ কোটি ৭০ লাখ ডলার। ২০১৩ সালের ২৬২ কোটি ১৫ লাখ ডলার নিবন্ধনের তুলনায় তা ১৬৯ কোটি ডলার কম। প্রকল্পের সংখ্যাও ২০১৩ সালের ১৮১ থেকে ১২৩টিতে নেমে এসেছে। বস্ত্র খাতের বিনিয়োগ পৃথকভাবে নিবন্ধন হলেও মোট বিদেশি বিনিয়োগ নিবন্ধন সন্তোষজনক নয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6542.csv b/Bangla_fin_news_articles/6542.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ca468ebe9f258a202bf9d1fab431cc67e5bca7f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6542.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6542,অভ্যন্তরীণ ৫ রুটে ফের উড়বে বিমান,2015-03-28,ফারাজী আজমল হোসেন,দেশের অভ্যন্তরীণ পাঁচ রুটে ফ্লাইট চলাচল পুনরায় চালু করছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। রুটগুলো হচ্ছে ঢাকারাজশাহী ঢাকাকক্সবাজার ঢাকাযশোর ঢাকাবরিশাল ও ঢাকাসৈয়দপুর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫ এপ্রিল হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ফ্লাইট চলাচল কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন। এর পরদিন থেকে উল্লিখিত রুটসমূহে ফ্লাইট চলাচল শুরু হবে। দুইটি টার্বো প্রোপেলার ড্যাস৮ উড়োজাহাজ দিয়ে এ সকল রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। ইজিপ্ট এয়ারের সহযোগী সংস্থা স্মার্ট এভিয়েশনের কাছ থেকে ৭৪ আসন বিশিষ্ট এই উড়োজাহাজ পাঁচ বছরের জন্য লিজ নেয়া হয়েছে। কায়রো থেকে গতকাল শুক্রবার এই উড়োজাহাজ ঢাকায় পৌঁছানোর কথা ছিল। কিন্তু বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের কিছু আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন না হওয়ায় তা আসেনি। আগামী মঙ্গলবার প্রয়োজনীয় ককপিট ক্রুসহ এই উড়োজাহাজ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছাবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। সূত্র জানায় লিজে আনা উড়োজাহাজ দিয়ে জাতীয় পতাকাবাহী বিমান ঢাকাকক্সবাজার রুটে মঙ্গলবার বাদে সপ্তাহে ৬ দিন ঢাকাযশোর রুটে বুধ ও রবিবার বাদে সপ্তাহে ৫ দিন ঢাকারাজশাহী রুটে সপ্তাহে মঙ্গল শুক্র ও রবিবার ঢাকাসৈয়দপুর রুটে সোম বৃহস্পতি ও শনিবার এবং ঢাকাবরিশাল রুটে রবি ও বুধবার একটি করে ফ্লাইট চালাবে। এছাড়া বর্তমানে চালু ঢাকাকলকাতা ঢাকাচট্টগ্রাম এবং ঢাকাসিলেট রুটেও এই উড়োজাহাজ দিয়ে ফ্লাইট চালানো হবে। ৬ এপ্রিল সকাল ৭টায় টার্বো প্রোপেলার উড়োজাহাজের প্রথম ফ্লাইট ঢাকা থেকে ছেড়ে যাবে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশে। প্রসঙ্গত লোকসানের কারণে বিমান তার অভ্যন্তরীণ ওইসব রুটে ফ্লাইট পরিচালনা পর্যায়ক্রমে বন্ধ করে দিয়েছিল। কিন্তু রুটগুলো আবার চালু করার জন্য বিভিন্ন পর্যায় থেকে দাবি তোলা হয়। এমনকি গত কয়েক বছর ধরে সংশ্লিষ্ট এলাকার সংসদ সদস্যগণ জাতীয় সংসদে এই দাবিতে সোচ্চার ছিলেন। সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রুটগুলো পুনরায় চালু করার জন্য কয়েক দফা আশ্বাস দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6543.csv b/Bangla_fin_news_articles/6543.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ca881b0157c501f788856e1acb7b5033f3354ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6543.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6543,কৃষিঋণ বিতরণ কমেছে,2015-03-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কৃষি খাতে ঋণ বিতরণ বাড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জোর তত্পরতা সর্তেও এ খাতের ঋণ বিতরণের পরিমাণ বাড়েনি। উল্টো আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় তা কমে গিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে দেখা গেছে চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ প্রথম আট মাসে জুলাইফেব্রুয়ারি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় কৃষিখাতে প্রায় দুই শতাংশ কম ঋণ বিতরণ হয়েছে। বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর তুলনায় রাষ্ট্রায়ত্ব ও বিশেষায়িত খাতের ব্যাংকগুলো ঋণ বিতরণে পিছিয়ে রয়েছে। যা সাধারণ ধারার বিপরীত। জানা গেছে অগ্রাধিকার খাত হিসেবে এ খাতে ঋণ বিতরণ বাড়াতে বিভিন্ন সময়ে ব্যাংকগুলোর প্রতি নির্দেশনা দিয়ে আসছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরপরও কৃষিতে ঋণ বিতরণ না বেড়ে উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। মূলত অন্য খাতের তুলনায় কৃষি ঋণ সুদহার কম হওয়ায় এ খাতে ঋণ বিতরণে ব্যাংকগুলোর আগ্রহ কম। মূলত ঋণ নিতে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের হয়রানি এবং মামলার ভয়ে কৃষকরা ব্যাংকবিমুখ হয়ে পড়ছেন বলে আশংকা করছেন সংশ্লিষ্টরা। কৃষিঋণ বিতরণ বাড়াতে সম্প্রতি কৃষিখাতে ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণে বর্তমানে নির্ধারিত হারের তুলনায় দুই শতাংশ সুদ কমিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত পহেলা জানুয়ারি থেকে কৃষকরা সর্বোচ্চ ১১ শতাংশ সুদে কৃষিঋণ নিতে পারছেন। আগে যেখানে সুদ গুনতে হতো ১৩ শতাংশ। গত ২১ ডিসেম্বর এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে আমানত ও ঋণের সুদ হারের নিম্নমুখী প্রবণতা বিবেচনায় অগ্রাধিকার খাত হিসেবে কৃষি ও পল্লী ঋণের সুদ হারের ঊর্ধ্বসীমা ১৩ শতাংশের পরিবর্তে ১১ শতাংশ নির্ধারণ করা হলো। একইসঙ্গে গত ফেব্রুয়ারি মাসে কৃষিঋণ গ্রাহকদের নামে ব্যাংকের দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসঙ্গে নতুন ঋণপ্রাপ্তি নিশ্চিত করতে ব্যাংকগুলোকে সব ধরনের সহযোগিতা দিতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ব্যাংকগুলো কৃষি খাতে নয় হাজার ৯১৪ কোটি ১০ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ করেছে। আগের বছরের একই সময়ে বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ছিলো দশ হাজার ১০৭ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। এ হিসেবে আট মাসে ঋণ বিতরণ কমেছে ১৯৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা বা এক দশমিক ৯১ শতাংশ। ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিতরণ হওয়া ঋণ চলতি অর্থবছরের মোট লক্ষ্যমাত্রার ৬৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে লক্ষমাত্রার তুলনায় বিতরণের হার ছিলো ৬৯ দশমিক ২৬ শতাংশ। মূলত সরকারি ব্যাংকগুলোর ঋণ বিতরণ কমার ফলে সামগ্রিক পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় মালিকানার সোনালী জনতা অগ্রণী রূপালী বেসিক বাংলাদেশ কৃষি ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক পুরো অর্থবছরের নয় হাজার ২৪০ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আট মাসে পাঁচ হাজার ৮৩৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকা বিতরণ করেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে আট হাজার ৯৫০ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে বিতরণ করেছিলো ছয় হাজার ৫৪১ কোটি ২৮ লাখ টাকা। এ হিসেবে তাদের বিতরণ কমেছে ৭০৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। আর বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর জন্য এবারে ছয় হাজার ৩১০ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। আট মাসে তাদের বিতরণ হয়েছে চার হাজার ৭৮ কোটি ১৫ লাখ টাকা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে পাঁচ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে বিতরণ করেছিলো তিন হাজার ৫৬৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। সে হিসেবে আট মাসে বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর ঋণ বিতরণ বেড়েছে ৫১১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। কৃষিঋণ কমার কারণ জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষিঋণ ও আর্থিক সেবাভুক্তি বিভাগের মহাব্যবস্থাপক প্রভাষ চন্দ্র মল্লিক বলেন চলমান হরতালঅবরোধের কারণে ঋণ চাহিদা কিছুটা কমেছে। কৃষক ঋণ নিয়ে পণ্য উত্পাদন করলেও বাজারজাত করতে পারছে না। কৃষকদের এ সমস্যার কথা মাথায় রেখে বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের জন্য কিছু সুবিধা দিচ্ছে। তবে ব্যাংকগুলো যেন কৃষকদের সঠিকভাবে এসব সুবিধা দেয় সে বিষয়ে কঠোর তদারকি করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ বিষয়ে প্রতি মাসেই ব্যাংকগুলোর সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করা হচ্ছে। তিনি বলেন সুদহার কমানোর ফলে কৃষকরা বর্তমানের তুলনায় বেশি উপকৃত হবেন। স্বাভাবিকভাবে ঋণ চাহিদাও বাড়বে। তাতে বাড়বে ঋণ বিতরণের পরিমাণও। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6544.csv b/Bangla_fin_news_articles/6544.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b38edbaf805ee5e74d81cab06d9b13be90d3f99d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6544.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6544,আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এমডি নিয়োগ ও অপসারণে কঠোরতা,2015-03-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রধান নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি নিয়োগ ও অপসারণের ক্ষেত্রে সুস্পষ্ট শর্তারোপ করে বিধিমালা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যখন তখন যে কাউকে মালিকরা এমডি নিয়োগ ও অপসারণ করতে পারবেন না। এছাড়া উপদেষ্টা ও পরামর্শক নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়মকানুন বেঁধে দেয়া হয়েছে। গতকাল এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ। সূত্র জানায় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে এমডি নিয়োগ ও অপসারণের মালিকদের একক ক্ষমতায় থাকায় অনিয়মের আখড়ায় পরিণত হয়েছে এসব প্রতিষ্ঠান। গত ৩ মার্চ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এমডিদের সঙ্গে বৈঠক করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। বৈঠকে গভর্নর বলেন কঠোর ব্যবস্থা নিয়েও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনিয়ম বন্ধ করা যাচ্ছে না। মালিকরা স্বেচ্ছাচারীভাবে ঋণ নেয়াসহ নানা ধরনের অনিয়মে জড়িয়ে পড়ছে। বৈঠকে পরিচালকদের অনিয়ম ঠেকাতে ব্যাংকের ন্যায় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতেও প্রধান নির্বাহী নিয়োগ কিংবা অপসারণ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের হস্তক্ষেপ কামনা করেন এমডিরা। গতকাল জারি করা ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কমপক্ষে ১৫ বছর ও এমডির আগের পদে ২ বছর এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণরা এ পদের জন্য যোগ্য হবেন। প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান পরিচালক বা কর্মকর্তার পদ থেকে বহিষ্কৃৃত হলে কোনো পরিচালকের আত্মীয় বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক থাকলে কেউ ওই প্রতিষ্ঠানের এমডি হতে পারবেন না। ঋণখেলাপি পাওনা পরিশোধ না করা দেউলিয়া ও অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িত কোনো ব্যক্তিকে এমডি হিসেবে নিয়োগ করা যাবে না। প্রতি মেয়াদে সর্বোচ্চ তিন বছরের জন্য এমডি নিয়োগ দিতে হবে। কর্মদক্ষতা বিবেচনায় মেয়াদ বাড়ানো যাবে। তবে প্রার্থীর বয়স ৬৫ বছরের মধ্যে থাকতে হবে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তির জীবনবৃত্তান্তসহ যাবতীয় শর্তা উল্লেখ করে পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্তসহ বাংলাদেশ ব্যাংকে আবেদন করবেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদনের পরই এমডি পদে কাউকে নিয়োগ দেয়া যাবে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে প্রতিষ্ঠান ও জনস্বার্থে বাংলাদেশ ব্যাংক যেকোনো সময় এমডিকে অপসারণ করতে পারবে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া এমডিকে অপসারণ ও অব্যাহতি দেয়া যাবে না। তবে এমডি নিয়োগ বাতিল করতে চাইলে পরিচালনা পর্ষদের কাছে এক মাস আগে আবেদন করবে। আর পরিচালনা পর্ষদ চুক্তি বাতিল করতে চাইলেও কারণ উল্লেখ করে এক মাস আগে এমডি ও বাংলাদেশ ব্যাংকে চিঠি দেবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া নিয়োগ চুক্তি বাতিল হবে না। পদশূন্য হলে তিন মাসের জন্য অব্যবহিত নিচের পদের কাউকে ভারপ্রাপ্ত এমডি নিয়োগ দিতে হবে। একই সঙ্গে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উপদেষ্টা ও পরামর্শক নিয়োগের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এমডি পদের সব যোগ্যতা ও নিয়মাবলী প্রযোজ্য হবে। তবে উপদেষ্টার মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ এক বছর ও পরামর্শকের সর্বোচ্চ দুই বছর। এটিও পুনঃনিয়োগযোগ্য। প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান পরিচালক এমডি বা অন্যকোনো পদে নিয়োগ শেষ হওয়ার কমপক্ষে দুই বছরের আগে কাউকে উপদেষ্টা বা পরামর্শক নিয়োগ দেয়া যাবে না। এ পদের প্রার্থীদের সুনির্দিষ্ট বয়সসীমা বেঁধে দেয়নি কেন্দ্রীয় ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6545.csv b/Bangla_fin_news_articles/6545.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5d7d49dfb3ae9df40880a9b5ff608f1c0faec60a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6545.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6545,শেয়ারবাজার পরিস্থিতি নিয়ে সমন্বয় কমিটির সভা ৩০ মার্চ,2015-03-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বর্তমান বাজার পরিস্থিতি নিয়ে আগামী ৩০ মার্চ একটি সমন্বয় সভার আয়োজন করেছে ডিএসই। ডিএসইত সূত্রে জানিয়েছেপ্রথম বারের মতো বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ লিমিটেড বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশন এবং অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজের সাথে এ সভা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে শেয়ারবাজারে কাঙ্ক্ষিত গতি ফেরাতে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6546.csv b/Bangla_fin_news_articles/6546.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..698dead3f543fe54094124814d9ec9e80f2e57f7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6546.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6546,প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৬ দশমকি ১ শতাংশ এডিবি,2015-03-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের শেষ নাগাদ বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ১ শতাংশের পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এডিবি। তবে আগামী অর্থবছরে ২০১৫১৬ এ হার বেড়ে ৬ দশমিক ৪ শতাংশেরও পূর্বাভাস দিয়েছে সংস্থাটি। এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক২০১৫ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এ প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়েছেবংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতায় কাঙিক্ষত প্রবৃদ্ধি অর্জন হচ্ছে না। প্রবৃদ্ধি বাড়াতে বাংলাদেশ বেশ কিছু সংস্কার কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। তবে এ সব সংস্কার কার্যক্রমের সাফল্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর নির্ভর করবে। অবকাঠামো উন্নয়নের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করে বিনিয়োগসহায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারলে বাংলাদেশ প্রবৃদ্ধির ইতিবাচক ধারায় থাকবে। বিশ্ব বাজারে জ্বালানি তেলের অব্যাহত দরপতনের পরও বাংলাদেশ সরকার পণ্যটির দাম কমাবে না বলে মনে করে এডিবি। এ ক্ষেত্রে সরকার জ্বালানি তেলের জন্য আগের দেয়া ভর্তুকি কমিয়ে আনার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। বাংলাদেশসহ এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ৪৫টি দেশের অর্থনীতি চলতি এবং আগামী বছর কেমন যাবে তার ওপর পর্যালোচনা স্থান পেয়েছে এ প্রকাশনায়। এডিবি মনে করছে২০১৫ ও ২০১৬ সালে উন্নয়নশীল এশিয়ায় ৬ দশমিক ৩ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি হবে। ২০১৪ সালে এ অঞ্চলে একই হারে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এডিবির প্রতিবেদনে বলা হয়ছেবাংলাদেশের অর্থনীতিতে কিছু ঝুঁকি রয়েছে। এর একটি হলোইউরোপীয় ইউনিয়নে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে ধীরগতি। অভ্যন্তরীণ রাজস্ব অথবা বিদেশি অর্থায়ন কাঙ্ক্ষিত হারে না আসা রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং প্রতিকূল আবহাওয়া। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছেগত জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হয়। এর আগের ৬ মাস অর্থনীতিতে প্রাণবন্ত পরিস্থিতি ছিল। ফলে চলতি অর্থবছরে অপেক্ষাকৃত ভালো প্রবৃদ্ধি হবে বলে আশা করা হয়েছিল। তবে জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া অবরোধ এবং সহিংসতা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে বাধার মুখে ফেলবে এবং চলতি হিসাবে ঘাটতি তৈরি হতে পারে। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে পরিবহন যোগাযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে যা বিনিয়োগ ও রফতানি কার্যক্রমে বাধা সৃষ্টি করছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা অব্যাহত থাকলে অর্থনীতিকে আরো ক্ষতির মুখে ফেলবে বলে মনে করছে এডিবি। বাংলাদেশে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ গত দুই বছরে কমে যাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরে তাতে এর জন্য রাজনৈতিক অস্থিরতা ভূমির অতিরিক্ত দাম ও অবকাঠামো সংকটকে মূল কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। বাংলাদেশে ব্যবসা শুরু করার প্রাথমিক খরচ অনেক বেশি। নতুন বেসরকারি ও বিদেশি বিনিয়োগ আসার ক্ষেত্রে এ অবস্থা সহায়ক নয়। বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে বড় বাধা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে বিদ্যুত্ ও জ্বালানিকে। অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশকে সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ মেট্রোরেল প্রকল্প পদ্মা সেতু মাতারবাড়ি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুত্ প্রকল্প বাস্তবায়নসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছে সংস্থাটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6547.csv b/Bangla_fin_news_articles/6547.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ae9f8de27351aa19fb9a11e457113594459f18bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6547.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6547,ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানে এমডি নিয়োগঅপসারণে কঠোরতা জারি,2015-03-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রধান নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি নিয়োগ ও অপসারণের ক্ষেত্রে সুস্পষ্ট শর্তারোপ করে বিধিমালা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যখনতখন যাকেতাকে মালিকরা এমডি নিয়োগ ও অপসারণ করতে পারবেন না। এ ছাড়া উপদেষ্টা ও পরামর্শক নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়মকানুন বেঁধে দেয়া হয়েছে। বুধবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ। সূত্র জানায়আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে এমডি নিয়োগ ও অপসারণের মালিকদের একক ক্ষমতায় থাকায় অনিয়মের আখড়ায় পরিণত হয়েছে এ সব প্রতিষ্ঠানগুলো। গত ৩ মার্চ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এমডিদের সঙ্গে বৈঠক করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। বৈঠকে গভর্নর বলেন কঠোর ব্যবস্থা নিয়েও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনিয়ম বন্ধ করা যাচ্ছে না। মালিকরা স্বেচ্ছাচারীভাবে ঋণ নেয়াসহ নানা ধরনের অনিয়মে জড়িয়ে পড়ছে। বৈঠকে পরিচালকদের অনিয়ম ঠেকাতে ব্যাংকের মতো আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতেও প্রধান নির্বাহী নিয়োগ কিংবা অপসারণ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের হস্তক্ষেপ কামনা করেন এমডিরা। জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছেব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কমপক্ষে ১৫ বছর ও এমডির আগের পদে ২ বছর এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর পাসকারীরা এ পদের জন্য যোগ্য হবেন। প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান পরিচালক বা কর্মকর্তার পদ থেকে বহিস্কৃত হলে কোনো পরিচালকের আত্মীয় বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক থাকলে কেউ ওই প্রতিষ্ঠানের এমডি হতে পারবেন না। ঋণখেলাপি পাওনা পরিশোধ না করা দেউলিয়া ও অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িত কোনো ব্যক্তিকে এমডি হিসেবে নিয়োগ করা যাবে না। প্রতি মেয়াদে সর্বোচ্চ তিন বছরের জন্য এমডি নিয়োগ দিতে হবে। কর্মদক্ষতা বিবেচনায় মেয়াদ বাড়ানো যাবে। তবে প্রার্থীর বয়স ৬৫ বছরের মধ্যে থাকতে হবে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান কাঙ্খিত ব্যক্তির জীবনবৃত্তান্তসহ যাবতীয় শর্ত উল্লেখ করে পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্তসহ বাংলাদেশ ব্যাংকে আবেদন করবেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদনের পরই এমডি পদে কাউকে নিয়োগ দেয়া যাবে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছেপ্রতিষ্ঠান ও জনস্বার্থে বাংলাদেশ ব্যাংক যেকোনো সময় এমডি বাতিল করতে পারবে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া এমডিকে অপসারণ ও অব্যাহতি দেয়া যাবে না। তবে এমডি নিয়োগ বাতিল করতে চাইলে পরিচালনা পর্ষদের কাছে এক মাস আগে আবেদন করবে। আর পরিচালনা পর্ষদ চুক্তি বাতিল করতে চাইলেও কারণ উল্লেখ করে এক মাসে এমডি ও বাংলাদেশ ব্যাংকে চিঠি দেবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া নিয়োগ চুক্তি বাতিল হবে না। পদশূন্য হলে তিন মাসের জন্য অব্যবহিত নিচের পদের কাউকে ভারপ্রাপ্ত এমডি নিয়োগ দিতে হবে। একই সঙ্গে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উপদেষ্টা ও পরামর্শক নিয়োগের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এমডি পদের সব যোগ্যতা ও নিয়মাবলি প্রযোজ্য হবে। তবে উপদেষ্টার মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ এক বছর ও পরামর্শকের সর্বোচ্চ দুই বছর। এটিও পুনর্নিয়োগযোগ্য। প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান পরিচালক এমডি বা অন্যকোনো পদে নিয়োগ শেষ হবার কমপক্ষে দুই বছর আগে কাউকে উপদেষ্টা বা পরামর্শক নিয়োগ দেয়া যাবে না। এ পদের প্রার্থীদের সুনির্দিষ্ট বয়সসীমা বেঁধে দেয়নি কেন্দ্রীয় ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6548.csv b/Bangla_fin_news_articles/6548.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fc31ad5eff42d4cc5a3c4de342ea00ab5c28e9c0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6548.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6548,পণ্য ও সেবা নীতি চূড়ান্ত করার নির্দেশ,2015-03-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার মতো গুণগতমানের পণ্য ও সেবা উৎপাদনের জন্য জাতীয় গুণগতমান পণ্য ও সেবা নীতি চূড়ান্ত করার নির্দেশনা দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্য যাতে বিশ্বের অন্য দেশের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার সক্ষমতা অর্জন করতে পারে এ নীতিতে সে ধরনের নির্দেশনা নিশ্চিত করতে হবে। বুধবার জাতীয় গুণগতমান পণ্য ও সেবা নীতি ২০১৫এর খসড়া চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে গঠিত উচ্চ পর্যায়ের কমিটির সভায় সভাপতিত্বকালে মন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় শিল্পসচিব মোঃ মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াসহ শিল্প কৃষি শ্রম ও কর্মসংস্থান পরিবেশ ও বন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বাণিজ্য ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড ও বিএসটিআইর মহাপরিচালক বেটার ওয়ার্ক অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস প্রোগ্রাম প্রকল্পের পরিচালক বাংলাদেশে ইউনিডোর হেড অব অপারেশন এবং কারিগরি পরামর্শক উপস্থিত ছিলেন। সভায় বাংলা ভাষায় প্রণীত খসড়া জাতীয় গুণগতমান পণ্য ও সেবা নীতি ২০১৫ উপস্থাপন করা হয়। এ সময় খসড়া নীতির ওপর কমিটির সদস্যরা তাদের মতামত তুলে ধরেন। এসব মতামত সন্নিবেশিত করে দ্রুত নীতিটি অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদে পাঠানো হবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বাংলা ভাষায় প্রণীত খসড়া জাতীয় গুণগতমান পণ্য ও সেবা নীতি ২০১৫ মন্ত্রিপরিষদের অনুমোদনের পর এর ইংরেজি ভার্সন প্রস্তুত করার বিষয়ে সভায় ঐকমত্য হয়। বাংলাদেশে গুণগতমানের অবকাঠামো উন্নয়নের লক্ষ্যে ইউনিডোর সহায়তায় বাস্তবায়নাধীন বেটার ওয়ার্ক অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস প্রোগ্রামের আওতায় জাতীয় গুণগতমান পণ্য ও সেবা নীতি ২০১৫ প্রণয়ন করা হচ্ছে। দেশে বিদ্যমান মান সংস্থা টেস্টিং ল্যাবরেটরি অ্যাক্রেডিটেশন সার্টিফিকেশন ও ইন্সপেকশন বডির মধ্যে সমন্বয় সাধন করে উৎপাদিত পণ্য ও সেবার ক্ষেত্রে বিশ্বমান অর্জন করাই এ নীতি প্রণয়নের লক্ষ্য। এ নীতি অনুমোদনের পর এর আলোকে আইনি কাঠামো প্রণয়ন করা হবে। এর ফলে বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্য ও সেবা বিশ্ববাজারের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার সক্ষমতা বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6549.csv b/Bangla_fin_news_articles/6549.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c44e78dc14d3a0d976d2476a99d37f5039f807e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6549.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6549,রিকন্ডিশনের দামে নতুন গাড়ি বাংলাদেশে,2015-03-24,চট্টগ্রাম অফিস,আগামী বছরের শুরুতেই রাজপথে চলবে বিশ্ববিখ্যাত মালয়েশিয়ান প্রোটন ব্র্যান্ডের সম্পূর্ণ নতুন গাড়ি। বাংলাদেশের মাটিতে এই গাড়ি সংযোজন করবে পিএইচপি ফ্যামিলি। এর নাম হবে প্রোটন পিএইচপি। বিশ্ববিখ্যাত টয়োটা রিকন্ডিশন্ড কারের তুলনায় নতুন প্রোটন পিএইচপির দাম কম হবে। জ্বালানি খরচও পড়বে তুলনামূলক কম। সম্পূর্ণ নতুন গাড়ি বলে প্রতি বছর রিকন্ডিশন্ড গাড়ির মতো ফিটনেস লাগবে না ৫ বছর পর এর ফিটনেস করাতে হবে। এতে হয়রানি কমবে টাকারও সাশ্রয় হবে। এ লক্ষ্যে ৪শ কোটি টাকা ব্যয়ে বার্ষিক ১২শ গাড়ি উত্পাদন ক্ষমতাসম্পন্ন একটি কারখানা নির্মাণের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায়। ৩০ একর জমির ওপর স্থাপিত এই কারখানায় ৫০ জন বিশেষজ্ঞ প্রকৌশলীসহ শতাধিক কর্মকর্তাকর্মচারী কাজ করবেন। প্রোটন পিএইচপি কর্তৃপক্ষ জানায় বাংলাদেশে প্রতি বছর জাপানসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে প্রায় ১৫ হাজার নতুন ও রিকন্ডিশন্ড গাড়ি আমদানি করা হয়। এর মধ্যে ৬৫ থেকে ৭০ শতাংশই রিকন্ডিশন্ড কার। দেশে সংযোজিত সেডান কার বাজারে আসতে শুরু করলে বিপুল অংকের বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ের পাশাপাশি গাড়ি ব্যবহারকারীরাও উন্নত সেবা গ্রহণের সুযোগ পাবেন। এ প্রসঙ্গে পিএইচপির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মহসিন চৌধুরী বলেন কোন গাড়িতে যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা দিলে ২৪ ঘন্টার মধ্যে আমরা বিনা খরচে মেরামতের ব্যবস্থা করবো। এই সেবা পাওয়া যাবে প্রথম ২৫ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত। দেশের ৬টি জেলায় ৬টি শোরুমের পাশাপাশি থাকবে সার্ভিস সেন্টার। ফলে যন্ত্রাংশেরও কোনো জটিলতা দেখা দেবে না। পিএইচপি অটোমোবাইল্সএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক আক্তার পারভেজ হিরু বলেন বিশ্ববিখ্যাত টার্বো ইঞ্জিন ব্যবহূত হবে প্রোটন প্রিভে সিরিজের এসব কারে। গাড়ি চালানো যাবে অটো এবং ম্যানুয়াল দুভাবেই। প্রোটন প্রিভে এই সিরিজের প্রিমিয়ার এক্সিকিউটিভ ও স্ট্যান্ডার্ড এই ৩ ধরনের মডেলের প্রোটন কার বাজারজাত করা হবে। ব্যবহার করা হবে বিশ্ববিখ্যাত টার্বো ইঞ্জিন। দেশে চালু বিভিন্ন বিদেশি কোম্পানির নতুন ও রিকন্ডিশন্ড সেডান কারের অধিকাংশই হলো ১৫০০ সিসির। আর সেডান বাংলাদেশে বাজারজাত করবে ১৬০০ সিসির। বাংলাদেশে প্রোটন পিএইচপি গাড়ি সংযোজনের লক্ষ্যে গত বৃহস্পতিবার সংযোজনকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পিএইচপি গ্রুপের চুক্তি সাক্ষরিত হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6550.csv b/Bangla_fin_news_articles/6550.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b9b7dba6e07c02dbb37542884d76b60dee06443b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6550.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6550,‘পুঁজিবাজার একটি অস্বাভাবিক সময় অতিক্রম করছে’,2015-03-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই চেয়ারম্যান বিচারপতি ছিদ্দিকুর রহমান মিয়া বলেছেন চলমান পরিস্থিতিতে দেশের পুঁজিবাজার একটি অস্বাভাবিক সময় অতিক্রম করছে। এ অবস্থা থেকে বাজারে উত্তরণ কী ভাবে ঘটানো যায় সে বিষয়ে সকলের সহযোগিতা ও পরামর্শ জরুরি। মঙ্গলবার ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সাথে শীর্ষ ৫০ ব্রোকারেজ হাউজের প্রতিনিধি ডিএসইর সাবেক চেয়ারম্যান ও সিনিয়র সদস্যদের সাথে চলমান বাজার পরিস্থিতি নিয়ে এক বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন। ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ড. স্বপন কুমার বালা ২০১৪ সালের প্রথম তিন মাস এবং ২০১৫ সালের প্রথম তিন মাসের তুলনামূলক বাজারচিত্র তুলে ধরেন এবং ডিএসই কর্তৃক গৃহীত কিছু পদক্ষেপ উপস্থাপন করেন। বর্তমান বাজার পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ এবং ভবিষ্যতে বাজারকে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে ব্যাংকের মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ক্রমান্ব্বয়ে নির্ধারিত সীমার মধ্যে নামিয়ে আনার সময়সীমা জুন ২০১৬ সাল থেকে বাড়িয়ে ২০১৮ সাল পর্যন্ত করার প্রস্তাব করেন। এ ছাড়া ব্রোকারেজ হাউজের শাখা অফিস খোলা ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং আইন পাস করে তা দ্রুত বাস্তবায়ন পুঁজিবাজারের জন্য বেইল আউট তহবিল গঠন মার্কেট মেকার সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহণ ডিএসইকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে নতুন প্রোডাক্ট চালু পুঁজিবাজারে আসা নতুন কোম্পানির সুশাসন ও গুণগতমান বৃদ্ধির জন্য কোম্পানি কর্তৃক বাই ব্যাক আইন প্রণয়ন শেয়ার নেটিং পদ্ধতি চালু সিডিবিএল এর উন্নয়ন এবং পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ বৃদ্ধির প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে প্রস্তাব করেন। ডিএসইর চেয়ারম্যান পর্যায়ক্রমে ধারাবাহিকভাবে সব ট্রেকহোল্ডারসহ পুঁজিবাজারের সব পক্ষের সাথেই বৈঠক করবেন বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সভায় উপস্থিত ছিলেনডিএসইর পরিচালক মিসেস মনোয়ারা হাকিম আলী জনাব রুহুল আমিন ওয়ালিউল ইসলাম খাজা গোলাম রসূল শরীফ আনোয়ার হোসেন ডিএসইর সাবেক প্রেসিডেন্ট মো. রকিবুর রহমান এবং আহসানুল ইসলাম টিটু এবং ব্রোকারেজ হাউজের প্রতিনিধিবৃন্দ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6551.csv b/Bangla_fin_news_articles/6551.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d494e56aeeda667a5c8521a129bae7e85c2b6ef2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6551.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6551,পুঁজিবাজারে ফের সূচক কমল,2015-03-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,লেনদেনের সঙ্গে সূচকের পতন দিয়ে মঙ্গলবার শেষ হয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন। টানা দুই দিন কিছুটা উন্নতির পর ফের সূচক কমল। অন্য দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচক কমলেও লেনদেনের সামান্য উন্নতি হয়েছে।মঙ্গলবার ডিএসইতে মোট ৩০৫টি কোম্পানির ৫ কোটি ৮৩ লাখ ৬৮ হাজার ৪১৩টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫৫ কোটি ৫৪ লাখ ৭৫ হাজার ৮১৫ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৫৮ কোটি ৮৩ লাখ টাকা কম।ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৩ দশমিক ১৫ কমে ৪৪৯৩ দশমিক ৪০ পয়েন্ট ডিএস৩০এর সূচক ৪ দশমিক ৩৫ কমে ১৭০৭ দশমিক ২২ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক ৫ দশমিক ৬২ কমে ১০৯০ দশমিক ৭৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ৩০৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৮টির কমেছে ১৯৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের দর। লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলোএসিআই লিমিটেড লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট এসিআই ফরমুলেশন শাহাজীবাজার পাওয়ার গ্রামীণ ফোন ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড এমজেএল বিডি এসআইবিএল স্কয়ার ফার্মা ও শাশা ডেনিমস। দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সূচক ৩৩ দশমিক ৬৬ কমে দিনশেষে ৮৩১২ দশমিক ১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানি ও মিউচুয়ালফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৫৪টির কমেছে ১৪৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6552.csv b/Bangla_fin_news_articles/6552.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..54048a00f61f50adcf40e480607a322e87ae07c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6552.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6552,ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচন শুক্র ও শনিবার ব্যাংক খোলা,2015-03-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার সুবিধার্থে আগামী শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও নির্বাচনী এলাকার সব ব্যাংকের শাখা খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী রবিবার মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ দিন হওয়ায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়য়ের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে সিটি কর্পোরেশনের সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থীর জামানতের টাকার ট্রেজারি চালান পেঅর্ডার বা কোনো ব্যাংকের টাকা জমার রসিদ সংগ্রহের সুবিধার্থে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকায় অবস্থিত সব শাখা আগামী ২৭ ও ২৮ মার্চ খোলা রাখতে হবে। একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ প্রজ্ঞাপনের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় থেকে পাঠানো একটি চিঠি সংযুক্ত করে দেয়া হয়েছে। কমিশনের চিঠিতে বলা হয়েছে গত ১৮ মার্চ এ তিন সিটি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। ঘোষিত সময়সূচী অনুযায়ী আগামী ২৯ মার্চের মধ্যে মনোনয়নপত্র দাখিলকারীর নির্ধারিত জামানত জমার ট্রেজারি চালান পেঅর্ডার বা টাকা জমার রসিদ মনোনয়নপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে। তবে আগামী ২৬ মার্চ বৃহস্পতিবার মহান স্বাধীনতা দিবসে সরকারি ছুটি এবং ২৭ ও ২৮ মার্চ শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির কারণে ব্যাংক বন্ধ থাকবে। এতে প্রার্থীরা ট্রেজারি চালনা পেঅর্ডার বা টাকা জমার রসিদ সংগ্রহ করতে পারবেন না। এমন পরিস্থিতিতে সাপ্তাহিক ছুটির দুদিন ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকার সব ব্যাংক শাখা খোলা রাখার নির্দেশনা দিতে অনুরোধ করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6553.csv b/Bangla_fin_news_articles/6553.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c9fcad7418b1e2a6919c67c1c95e06282c1f48a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6553.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6553,দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ইউরিয়াসুগারবিট আমদানির প্রস্তাব,2015-03-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর সাথে মঙ্গলবার তার দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ আফ্রিকার হাইকমিশনার জিওফ কিউএম ডয়েজ সাক্ষাত্ করেন। বৈঠককালে মন্ত্রী দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ইউরিয়া ও সুগারবিট আমদানির প্রস্তাব দেন। বৈঠকে শিল্পমন্ত্রী বলেন দক্ষিণ আফ্রিকা বাংলাদেশ থেকে ওষুধ চামড়াজাত পণ্য সিরামিক আমদানি করছে। এ সব পণ্য আরো বেশি করে আমদানি করা হবে। আমির হোসেন আমু বলেন দুই দেশের মধ্যে সরকারি পর্যায়ে জি টু জি ইউরিয়া সার আমদানির সম্ভাব্যতা শিল্প মন্ত্রণালয় যাচাই করে দেখবে। প্রস্তাবটি বাংলাদেশের অনুকূলে হলে এ বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। আমু বলেন রাষ্ট্রায়ত্ত একটি চিনিকলে পরীক্ষামূলকভাবে সুগারবিট থেকে চিনি উত্পাদনের প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এটি সফল হলে সকল চিনিকলেই সুগারবিট থেকে চিনি উত্পাদন করা হবে। এ ক্ষেত্রে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে সুগারবিট আমদানির প্রস্তাব বিবেচনা করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6554.csv b/Bangla_fin_news_articles/6554.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..08a316680d30e42a3a4a06e2c7b3f10983a26d11 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6554.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6554,বাংলাদেশ জুট স্পিনার্স অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি,2015-03-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ জুট স্পিনার্স অ্যাসোসিয়েশনের নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন নওয়াব আব্দুল মালেক জুট মিলস লিমিটেডের এমডি আহমেদ হোসেন। ভাইস চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন এ এইচ জুট স্পিনার্স অ্যান্ড বেল্টিং লিমিটেডের এমডি আবুল হোসেন। মঙ্গলবার সংগঠনের ৩৬তম বার্ষিক সাধারণ সভায় ২০১৫১৬ ও ২০১৬১৭ মেয়াদের জন্য তারা নির্বাচিত হন। পরিচালনা পরিষদের অন্য সদস্যরা হলেনফারিয়ান ইউসূফ মো. ফজলুর রহমান হুমায়ুন কবির মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান পাটোয়ারি মোজাম্মেল হক কামরুল আহসান সারোয়ার হোসেন শেখ শামসুল আবেদিন জাহিদ মিয়া ও মো. জহিরুল হক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6555.csv b/Bangla_fin_news_articles/6555.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d9e54cada252610f7701e76ea1a1f8fea90642cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6555.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6555,১লা বৈশাখ উপলক্ষে শতকোটি টাকার শাড়ি যাচ্ছে ভারতে,2015-03-24,মারুফা মির্জা চৌহালী সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা,বাঙালির আদি আবহনে মাততে বরাবরের মত আর কিছু দিন পরেই আসছে বাংলা নববর্ষ পহেলা বৈশাখ। সব ধর্মের মানুষ বিভেদ ভুলে উত্সবের এদিন সবাই মিশবে এক কাতারে। পাশ্চাত্যের আধুনিক পোশাক ও খাবার ছেড়ে প্রত্যেকের পরনেই থাকবে বাঙালিআনা রংবেরংয়ের বাহারী পোশাক। ঘরে ঘরে রান্না হবে পানতাইলিশ নানান পদের ভর্তা পায়েশসহ নানা রকম মিষ্টান্ন। এদিন পুরুষের পছন্দ পাঞ্জাবি পাজামা ধুতি ও ফতুয়া। তেমনি নারীদের প্রজাপতি ঢাক ডোল কুলা ঘুড়িসহ বাঙালির ঐতিহ্যের প্রতীক সম্বলিত নকশা করা লাল পাড় সাদা শাড়ি লাগবেই। এজন্য এই শাড়ির ব্যাপক চাহিদার কারণে সিরাজগঞ্জের হাজারহাজার তাঁতী দিনরাত এখন নানা রঙ্গের বৈশাখী শাড়ি তৈরিতে ব্যস্ত। ৩শ টাকা থেকে শুরু করে ২ হাজার টাকা মূল্যের এসব শাড়ি ইতিমধ্যেই ঢাকা চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থান দখল করে নেয়ায় দীর্ঘ দিনের চলমান হরতাল অবরোধে ধস নামা এ ব্যবসায় এখন চাঙ্গাভাব দেখা দিয়েছে। এদিকে ভারতের তৈরি শাড়ির তুলনায় এখানকার শাড়ি আধুনিক ডিজাইন ও উন্নত মানের হওয়ায় এ উত্সবে রপ্তানি হবে শত কোটি টাকার শাড়ি। বিশ্বের খ্যাতনামা ভারতের মুর্শিদাবাদের মসলিন কারিগড়দের বংশধরদের সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর বেলকুচি শাহজাদপুর উল্লাপাড়া সদর উপজেলায় প্রায় দেড় লাখ হস্ত ও ইঞ্জিন চালিত তাঁত রয়েছে। আর এর সাথে সম্পৃক্ত রয়েছে প্রায় ১০ লাখ মানুষ। এরা মৌসুম ভেদে সারা বছরই শাড়িলুঙ্গি গামছা ধুতি থ্রী পিছ উত্পাদন করে দেশের মানুষের চাহিদার বড় একটি অংশ মিটিয়ে ভারত শ্রীলংকা মালয়েশিয়া মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপীয় দেশগুলোতে রপ্তানি করে আসছে। এ ব্যাপারে তাঁত ব্যবসায়ী এনায়েতপুরের থানার গোপালপুর চড়কাদহ গ্রামের হাজী আব্দুল মোন্নাফ রুপনাই গ্রামের হাজী বাবুল খুকনী গ্রামের সফিকুল ইসলাম এবং শিবপুর গ্রামের মোহাম্মদ ইয়াহিয়া জানান তিনটি উত্সবকে ঘিরে তাদের এই ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে। ঈদুল ফিতর দুর্গাপূজা ও ঈদুল আজহার পর টানা কয়েক মাস ধরে রাজনৈতিক সহিংস কর্মসূচির জন্য ব্যবসায় মন্দাভাব চলে আসছিল। তবে এখন ব্যবসা জমে উঠেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6556.csv b/Bangla_fin_news_articles/6556.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c62140e720d8561f2801e3d40b0c7cde5cb785eb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6556.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6556,পোশাকের দর ও রপ্তানি বাড়াতে রাজি কানাডার ক্রেতারা,2015-03-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ থেকে বাড়তি তৈরি পোশাক ক্রয় এবং বাড়তি দাম দিতেও কানাডার ক্রেতারা রাজি আছেন বলে জানিয়েছেন কানাডার হাইকমিশনার বেনওয়ে পিয়েরে ল্যারোমি। তবে এ জন্য কমপ্লায়েন্স এবং শ্রমিক অধিকারের উপর গুরুত্ব দিয়েছেন তিনি। গতকাল সোমবার রাজধানীতে বিজিএমইএ ভবনে সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন। কমপ্লায়েন্সের শর্ত প্রতিপালনে চলমান সংস্কার চালিয়ে যাওয়া এবং সরকারমালিকশ্রমিকের মধ্যে কার্যকর সংলাপেরও পরমর্শ দেন তিনি। পোশাক খাতের উন্নয়নে চলমান সংস্কার কাজের প্রশংসা করলেও আরো অনেক সংস্কার বাকি রয়েছে বলে মন্তব্য করেন। এ সময় বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলামসহ ঊর্ধ্বতন নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের পোশাকের গুণগত মানের প্রশংসা করে গত কয়েক বছরে কানাডায় বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বৃদ্ধির বিষয়টি উল্লেখ করে হাইকমিশনার বলেন বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশের পোশাকখাত প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা প্রমাণ করেছে। মধ্যম আয়ের বাংলাদেশ হতে পোশাক খাতের অবদানই হবে গুরুত্বপূর্ণ। ২০০৯১০ অর্থবছরের ৬০ লাখ ডলার থেকে গত ২০১৩১৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে কানাডায় রপ্তানি হয়েছে ১ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। এর মধ্যে পোশাক পণ্যই ছিল ৯৬ শতাংশ। বাংলাদেশের পোশাক খাতকে সহযোগিতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন বাংলাদেশের পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দিয়েছে কানাডা। কানাডা উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় এদেশের পোশাক খাতের উন্নয়নে কাজ চলছে। আইএলওর মাধ্যমে সরকারের পোশাক খাত সংস্কার কর্মসূচিতে নেদারল্যান্ড এবং যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ৮০ লাখ ডলার অর্থ সহায়তা দিয়েছে। বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতায় শ্রমিক দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণেও সহায়তা দিচ্ছে। তবে ভবিষ্যতে শুল্কমুক্ত সুবিধা না পেলেও বাজার ধরে রাখতে এখনই বাংলাদেশের নিজস্ব কর্মপরিকল্পনা নেয়া প্রয়োজন। বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি রানা প্লাজা ধসের পর এ খাতের উন্নয়নে নেয়া বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরেন। তিনি জানান কানাডায় রপ্তানিতে চীনের অংশ এখন ৬০ শতাংশেরও বেশি। অথচ বাংলাদেশের অংশ ১১ শতাংশেরও কম। গত আট মাসে পোশাক রপ্তানি আরও কমেছে। এ সময় চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা পোশাক খাতের সংস্কার কার্যক্রমে ব্যয় এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোক্তাদের সংকটের কথাও তুলে ধরেন। বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বর্তমান কমিটির সহসভাপতি এস এম মান্নান কচি রিয়াজ বিন মাহমুদ সাবেক সহসভাপতি সিদ্দিকুর রহমান ফারুক হাসান প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6557.csv b/Bangla_fin_news_articles/6557.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0bda563ddfb26f24d626a70eacb1b75a18252ed4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6557.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6557,ভিয়েতনামে শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্তভাবে পণ্য প্রবেশাধীকার দাবি এফবিসিসিআইর,2015-03-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,একবিংশ শতকে বিশ্বের যে ১১টি দেশ অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হবে মনে করা হয় তার মধ্যে বাংলাদেশ ও ভিয়েতনাম রয়েছে। এ দুদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্কও দীর্ঘদিনের। তবে বাংলাদেশ থেকে ভিয়েতনামে রফতানি ও আমদানির পরিমাণ খুব বেশি নয়। দুদেশের প্রয়োজনে বাণিজ্য বাড়াতে ১০০ ভাগ শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্তভাবে সেদেশে বাংলাদেশি পণ্য রফতানির অনুমোদন দাবি করা হয়েছে। সোমবার ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই এ দাবি করে। এফবিসিসিআই কার্যালয়ে ভিয়েতনামের ৭ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক ব্যবসাবাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন। প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন ভিয়েতনামের বানিজ্য ও শিল্প এন্ড ট্রেড মন্ত্রণালয়ে উপমন্ত্রী হোয়াং কোক বুয়ং। এতে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভিয়েতনামের রাষ্ট্রদূত নউগুয়েন কোয়াং থাক এফবিসিসিআই প্রথম সহ সভাপতি মোনোয়ারা হাকিম আলিসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় বলা হয় সাধারণত বাংলাদেশ থেকে ভিয়েতনামে হিমায়িত খাদ্য কৃষি পণ্য ও কেমিক্যাল প্রোডাক্ট রফতানি হয়। এর বাইরে চামড়াজাত পণ্য সিরামিক প্লাস্টিক পণ্য তৈরি পোশাক টেক্সটাইল পণ্য ফার্মাসিউটিক্যাল প্রভৃতি পণ্য পাঠানোর সুযোগ রয়েছে। এর এ সুযোগ তৈরির জন্য ভিয়েতনামে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করার কথা বলা হয়েছে। অন্যদিকে ঢাকায় প্রতিবছর যে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা হয় সেখানে ভিয়েতনামের ব্যবসায়ীদের অংশ নেয়ার দাবিও জানানো হয়। শিল্পমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক এদিকে গতকাল শিল্প মন্ত্রণালয়ে শিল্পমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন ভিয়েতনামের প্রতিনিধিদল। অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু অধিকহারে বাংলাদেশি পণ্য আমদানির করতে ভিয়েতনামকে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন বাংলাদেশ বিশ্বমানের ওষুধ চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য কাপড় সিরামিক টাইলস্ ও তৈরি পোশাক উত্পাদন করছে। ভিয়েতনামের উদ্যোক্তারা এসব পণ্য বাংলাদেশ থেকে সাশ্রয়ী মূল্যে আমদানি করতে পারেন। এর ফলে দুদেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্য ঘাটতি কমে আসবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6558.csv b/Bangla_fin_news_articles/6558.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a009e10b96d9a31921408af36ea43f44b719b437 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6558.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6558,খাতভিত্তিক প্রাক বাজেট আলোচনা ১ এপ্রিল থেকে,2015-03-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০১৫১৬ অর্থবছরের জন্য খাতভিত্তিক প্রাক বাজেট আলোচনা শুরু হচ্ছে পহেলা এপ্রিল থেকে। খাতভিত্তিক এ আলোচনা চলবে পুরো এপ্রিল জুড়ে। এর পর ব্যবসায়ীদের শীর্ষ এফবিসিসিআইসহ বৃহৎ ব্যবসায়ী সংগঠনের সাথেও আলোচনা করবে। ইতিমধ্যে খাতভিত্তিক আলোচনার জন্য তালিকা তৈরি করেছে বাজেট প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। তালিকা অনুযায়ী পহেলা এপ্রিল বুধবার সেবা খাতের ৩৮টি সংগঠনের সাথে বৈঠক করা হবে। হোটেল রেস্টুরেন্ট গেস্ট হাউজ ও বিবিধ সেবা কাগজ মুদ্রণ প্রকাশনা চলচ্চিত্র ও বিজ্ঞাপন ক্লিনিক ও ডায়াগস্টিক সেন্টার রয়েছে এ তালিকায়। ২ এপ্রিল নির্মাণ ও অন্যান্য শিল্প এবং ব্যবসা খাতের ৫৫টি সংগঠন ৫ এপ্রিল সিলেট চেম্বারসহ ১৫টি বিভাগীয় প্রধান চেম্বার ৭ এপ্রিল সকালে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ ঢাকা চেম্বার ডিসিসিআই মেট্রোপলিটন চেম্বার এমসিসিআই এবং বিকেল ৩টায় ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ ফিকি বাংলাদেশইন্ডিয়া চেম্বারসহ বিআইসিসিআই অন্যান্য চেম্বার ৮ এপ্রিল রপ্তানিমুখী শিল্পগুলোর সংগঠন বিজিএমইএ বিকেএমইএ বিটিএমএ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারকদের সংগঠন এবং বন্ড সুবিধাবিহীন রপ্তানি খাতের সাথে আলোচনা করা হবে। আগামী জুলাইয়ে অর্থবছর শুরুর আগে জুনের শুরুতে সংসদে নতুব বাজেট পেশ করা হবে। চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের বাজেটের আকার ঠিক করা হয়েছিল ২ লাখ ৫০ হাজার ৫১৬ কোটি টাকা। এতে ১ লাখ ৮২ হাজার ৯৫৪ কোটি টাকার রাজস্বে এনবিআরের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। তবে রাজনৈতিক অস্থিরতায় রাজস্বের এ লক্ষ্যমাত্রা হুমকির মুখে পড়েছে বলে এনবিআর সূত্রে জানা গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6559.csv b/Bangla_fin_news_articles/6559.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6ed5f61c6d44a83bb9be115cd64ba8b8ee0ed729 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6559.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6559,চীনা অবকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাংককে সহযোগিতা করবে আইএমএফ,2015-03-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চীনের নেতৃত্বে গঠিত অবকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাংককে এআইআইবি স্বাগত জানিয়েছে আন্তর্জাতকি মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ প্রধান ক্রিষ্টিনা ল্যাগার্ড। পাঁচ দিনের চীন সফরের সময় তিনি বলেন অবকাঠামোখাতে বিনিয়োগের জন্য এআইআইবির সাথে সহযোগিতার বড় ক্ষেত্র রয়েছে। অবকাঠামোর উন্নযনে এই ব্যাংকের সাথে সহযোগিতায় সায় দেন তিনি। চায়না উন্নয়ন ফোরামেও তিনি এই ব্যাংকের প্রসংশা করেন খবরবিবিসি। বিশ্বব্যাংকের বিকল্প হিসেবে গড়ে ওঠা চীনের নেতৃত্বে গঠিত এ ব্যাংকে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও অংশীদার। পশ্চিমা বলয় মুক্ত হয়ে অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগের জন্য গঠিত হয়। তবে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম থেকেই এ ধরনের উদ্যোগের সমালোচানও করে আসছে। এ ব্যাংকের মান রক্ষা করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্য দেশের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছে। সেদিক থেকে ক্রিস্টিনা লাগার্ডের এ সমর্থনকে গুরুত্বের সাথে দেখছে বিশ্লেষকরা। বেইজিং এ অনুষ্ঠিত চায়না ডেভেলপমেন্ট ফোরামের দেয়া বক্তব্যে ক্রিস্টিনা লাগার্ড আরো বলেছেন আমি বিশ্বাস করি বিশ্ব ব্যাংকও এআইআইবিকে সহযোগিতা করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6560.csv b/Bangla_fin_news_articles/6560.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7e2066c54a74313577ccde22227735137b25a84e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6560.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6560,জুনের মধ্যেই জাতীয় শিল্পনীতি ঘোষণা শিল্পমন্ত্রী,2015-03-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের জুনের মধ্যে জাতীয় শিল্পনীতি২০১৫ ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। সোমবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে জাতীয় শিল্প উন্নয়ন পরিষদের নির্বাহী কমিটির পঞ্চম সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন আগরকে ক্ষুদ্র হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এর চাষ বৃদ্ধি করে আমরা হরেক রকম পণ্য তৈরি করতে পারি। এর প্রচারপ্রসারে এই শিল্পকে ক্ষুদ্র শিল্প হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আমির হোসেন আমু বলেন ট্যানারি সরাতে আর কোনো অজুহাত মানা হবে না। অনেক সময় দেয়া হয়েছে। এখন তা সরিয়ে নিতে হবে। তিনি বলেন ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্যআয়ের রাষ্ট্রে পরিণত করতে শিল্প পার্ক ও অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়তে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আগ্রহী। এ জন্য ভূমি মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় জায়গা বরাদ্দের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এসএমই ঋণ বিতরণে সুদের হার ৯১০ শতাংশ হবে জানিয়ে শিল্পমন্ত্রী আরও বলেন এসএমই অর্থায়ন বাড়াতে ৯১০ শতাংশ সুদ দিতে পারবে এমন ব্যাংককে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। এ জন্য কেন্দ্রীয় ব্যংকের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। তারা বিষয়টি নিশ্চিত করবে। এ বৈঠকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6561.csv b/Bangla_fin_news_articles/6561.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34de9a2c1beef91026db64cf30e73e83d5373d6e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6561.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6561,লেনদেন বড়ালেও বেশিরভাগ শেয়ারের দাম কমেছে,2015-03-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,একদিনের ব্যবধানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ৪৬ কোটি টাকার লেনদেন বেড়েছে। কিন্তু বেশির ভাগ শেয়ারের দাম কমায় সূচকও কমেছে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম দুই শেয়ার বাজারে সোমবার সূচক কমেছে।বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায় ডিএসইতে মোট ৩০৮ টি কোমপানির ৬ কোটি ৮০ লাখ ২৬ হাজার ৬৪৯ টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ৩১৪ কোটি ৩৮ লাখ ১৫ হাজার ৮৭৬ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৬ কোটি ১৮ লাখ টাকা বেশি। এর আগে বৃহষ্পতিবার সর্বনিম্ন লেনদেরন পর গত রবি ও সোমবার এ দুদিনে শেয়ার বাজারে লেনদেন ঊর্ধ্বমুখি লক্ষ্য করা গেছে। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে সোমবার পয়েন্ট ২৬ দশমিক ৬৬ কমে ৪৫০৬ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক পয়েন্ট সাড়ে ৯ কমে ১৭১১ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক পয়েন্ট ৮ দশমিক ৩৮ কমে ১০৯৬ দশমিক ৩৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ৩০৮ টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৩ টির কমেছে ১৮৮ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭ টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসইতে লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো শাহাজীবাজার পাওয়ার ওয়ান ব্যাংক এসিআই লি. ইফাদ অটোস গ্রামীণ ফোন এসিআই ফরমুলেশন লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট এমজেএল বিডি শাশা ডেনিমস ও বিএসসিসিএল। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো মুন্নু সিরামিকস ব্র্যাক ব্যাংক বিএসসিসিএল এসআইবিএল গোল্ডেন সন বিডি ল্যাম্পস সিনোবাংলা আরামিট লি. ফার কেমিক্যাল যমুনা অয়েল। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সূচক গতকাল ২৩ দশমিক শুণ্য ১ পয়েন্ট কমে দিনশেষে ৮৩৫৩ দশমিক ২৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার। দর বেড়েছে ৭৭টির কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6562.csv b/Bangla_fin_news_articles/6562.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5774df0abcb5f2e8eaf09cd8bd97752c0804ae3d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6562.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6562,ড ইউনূসকে এনবিআরে তলব,2015-03-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কর সংক্রান্ত বিষয়ে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ২৯ মার্চ কর অফিসে হাজির হতে বলেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এ সংক্রান্ত একটি চিঠি ড. ইউনূসের কাছে পাঠানো হয়েছে। রবিবার পাঠানো চিঠিতে অনুরোধ করে ইউনূসকে বলা হয় বেলা ১১টায় সংশ্লিষ্ট কর কমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাত্ করার জন্য। অপরদিকে এনবিআরের পক্ষ থেকে কর কমিশনারকে বলা হয়েছে এ বিষয়ে কোনো প্রকার শৈথল্য প্রকাশ করা যাবে না। কর অঞ্চল৬ ঢাকা থেকে তার কাছে এ চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে। গত রবিবার এনবিআরের কর অঞ্চল৬ ঢাকাএর ১১৪ নং সার্কেল থেকে তাকে তলব করে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জাতীয় একটি দৈনিক খবর প্রকাশ করেছে। সূত্র মতে ড.মুহাম্মদ ইউনূসের করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন ১৭৯১০২৮৬৯৫ বকেয়া করের পরিমাণ ১৩ কোটি ৮৫ লাখ ২৫ হাজার ১২০ টাকা। ২০১১১২ ২০১২১৩ ও ২০১৩১৪ করবর্ষের এ বকেয়া পরিশোধের জন্য এনবিআরের পক্ষ থেকে কয়েক দফা তাগাদা দেয়া হয় তাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6563.csv b/Bangla_fin_news_articles/6563.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b5b178616ce71af7dd889dbafcf0fbbddbd97769 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6563.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6563,প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকেও সফল,2015-03-23,আহসান রনি,জামদানি বাংলাদেশের ঐতিহ্যের অংশ। জামদানি শাড়ির চাহিদা সবসময়ই বেশি কিন্তু সেই তুলনায় এর প্রাপ্তিস্থান কম। রাঙামাটিতে থেকে এই জামদানি শাড়ি অনলাইনে বিক্রি করে বর্তমানে সফল উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তুলেছেন অনলাইনে জামদানি বিক্রেতা সীমা হালদার। তার এই ভিন্ন উদ্যোগের গল্প জানাচ্ছেন আহসান রনি সীমা পড়াশোনা করেছেন ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখান থেকে কৃষি অর্থনীতিতে স্নাতক ও কৃষি বিপণনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। কৃষি সম্পর্কিত কোনো চাকরির সাথে যুক্ত না হয়ে তিনি যুক্ত হন প্রকাশনার সাথে। কৃষি নিয়ে লিখে ফেলেন একাধিক বই। একসময় শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন বাংলাদেশ কাপ্তাইয়ের নৌবাহিনী স্কুল অ্যান্ড কলেজে। সেখানে ছাত্রছাত্রীদের পড়ানো ভালো লাগলেও সন্তান হওয়ার পর চাকরি ছেড়ে দেন। বাসায় সন্তানের দেখাশোনা ছাড়া তেমন কোনো কাজ ছিল না তার। ২০১১ সালের দিকে অনলাইনে একটি প্রতিষ্ঠান থেকে দুটি জামা কেনেন। এই সময় তিনি খেয়াল করেন অনলাইনে খুব কম পুঁজি দিয়ে ব্যবসা শুরু করা সম্ভব এবং এই ব্যবসায় লেগে থাকলে ভালো করাও সম্ভব। নিজে ভেবেচিন্তে এবং স্বামীর সাথে আলোচনা করে দেখলেন ঘরে বসেই সংসার ও ব্যবসা দুইই করা সম্ভব। তার মাথায় তখন ভালোভাবেই ঢুকে যায় অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া। তার স্বামীর কর্মস্থল রাঙামাটি। এই প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন কিনা তা নিয়ে প্রথম দিকে দ্বিধা এলেও পরে তা ঝেড়ে ফেলেন। আইডিয়া মতো স্বামীর ল্যাপটপ ও পঞ্চাশ হাজার টাকা পুঁজি করে সে বছরই নেমে পড়েন কাজে। কিন্তু এত কিছু থাকতে জামদানি বিক্রি কেন সীমা জানালেন ঐতিহ্যের গৌরব ও ক্রেতাদের চাহিদার কারণে তিনি ব্যবসার ক্ষেত্র হিসেবে জামদানিকে বেছে নেন। সীমা জানালেন নারায়ণগঞ্জের জামদানিপল্লী ও দেশের বিভিন্ন এলাকার তাঁতিদের কাছে ঘুরে বেড়িয়েছেন ভালো মানের জামদানি সংগ্রহের জন্য। এরপর ফেসবুকে খুলে ফেলেন একটি ফ্যানপেজ। পেজের নাম রাখেন রংধনু জামদানি ..। বিভিন্ন ডিজাইনের জামদানি শাড়ির ছবি আপলোড দিতে থাকেন। লাইক বাড়তে থাকে এবং তিনি ক্রেতাও পেতে থাকেন। ক্রেতাদের চাহিদামতো পণ্য কুরিয়ারে পাঠিয়ে দেন দেশের নানা জায়গায়। এজন্য ক্রেতাকে কুরিয়ার বা অন্য কোনো আলাদা খরচ দিতে হয় না। সীমা বলেন তার পণ্যের মান আকৃষ্ট করে সবাইকে। তার পণ্য শুধু দেশে নয় ভারত অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড কানাডাসহ বিভিন্ন দেশে বিক্রি হয়। বর্তমানে তার এই অনলাইন শপটি দেশের অন্যতম সেরা অনলাইন শপে পরিণত হয়েছে। ২০১৪ সালে রাঙামাটির বনরূপায় রংধনু ইবাজার নামের একটি কাপড়ের দোকানও খোলেন তিনি। স্থানীয় ক্রেতারা এখন সরাসরি শোরুম থেকে পণ্য ক্রয়ের সুবিধা পাচ্ছেন। এখানেই শেষ নয়। রাঙামাটি জেলায় পর্যটকদের ভিড় থাকে সবসময়। তাদের কথা মাথায় রেখে তিনি চালু করেছেন রংধনু গেস্ট হাউস। এটিও ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচালিত হয় . .। গেস্ট হাউসে ঘরোয়া পরিবেশ ওয়াইফাই রান্নাঘর শিশুদের খাবারের বিশেষ যত্ন ইত্যাদি সুবিধা যুক্ত করেন। এসব কাজের মাধ্যমে তিনি নিজে স্বাবলম্বী তো হয়েছেনই আরও কয়েকজনের কর্মসংস্থানেরও সুযোগ করে দিয়েছেন। বর্তমানে তার প্রতিষ্ঠানে তিনজন কর্মচারী কাজ করছেন। ভবিষ্যত্ পরিকল্পনার কথা বলতে গিয়ে সীমা জানান দেশের পিছিয়ে পড়া নারীদের কর্মসংস্থানে অবদান রাখতে চান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6564.csv b/Bangla_fin_news_articles/6564.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..09c0e57ac55a3f77d9dfc63ccc13ad6f1704810c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6564.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6564,লক্ষ্যমাত্রার দ্বিগুণ সঞ্চয়পত্র বিক্রি,2015-03-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থবছরের আট মাসে জুলাইফেব্রুয়ারি সঞ্চয়পত্রে পুরো অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দ্বিগুণ বিনিয়োগ এসেছে। দেশের ইতিহাসে এর আগে কখনোই এ পরিমাণ সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়নি। ঝুঁকিহীন এবং বেশি মুনাফার কারণে এ খাতে বিনিয়োগ বাড়ছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। সঞ্চয়পত্র বিক্রি সংক্রান্ত জাতীয় সঞ্চয়পত্র অধিদপ্তরের সর্বশেষ প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে সঞ্চয়পত্রে নিট বিনিয়োগ এসেছে ১৮ হাজার ২৮৩ কোটি ১৪ লাখ টাকা যা পুরো অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯ হাজার ২২৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা বেশি। এ বছর নিট বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা ছিল নয় হাজার ৫৬ কোটি টাকা। চলিত অর্থবছরের প্রথম আট মাসে ডাকঘরের মাধ্যমে সঞ্চয়পত্র বেশি বিক্রি হয়েছে। এ সময়ে ডাকঘরের মাধ্যমে বিক্রি হয়েছে ৮হাজার ১২৮ কোটি ৭০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র। বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে ছয় হাজার ৬৮৯ কোটি ৭২ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। সঞ্চয়পত্র ব্যুরোর মাধ্যমে আট মাসে মোট বিনিয়োগ হয়েছে তিন হাজার ৪৬৪ কোটি ৭২ লাখ টাকা। এর মধ্যে মূল্য পরিশোধ বাবদ আট হাজার ২৫০ কোটি ৩৪ লাখ টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। আর সুদ হিসেবে পরিশোধ করা হয়েছে ছয় হাজার ১০৮ কোটি দুই লাখ টাকা। সঞ্চয়পত্র বিক্রির তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায় একক মাস হিসেবে ফেব্রুয়ারিতে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ এসেছে দুই হাজার ৫৪৪ কোটি ২০ লাখ টাকা। ফেব্রুয়ারি মাসে ডাকঘরের মাধ্যমে বিক্রি হয়েছে এক হাজার ১৯২ কোটি ৩৬ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র। বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে ৮২০ কোটি ৪৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। সঞ্চয়পত্র ব্যুরোর মাধ্যমে বিনিয়োগ হয়েছে ৫৩১ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে মূল্য পরিশোধ বাবদ ১০৪৪ কোটি ১১ লাখ টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। আর সুদ হিসেবে পরিশোধ করা হয়েছে ৭৩৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। এর আগের মাস জানুয়ারিতে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ আসে দুই হাজার ৬০৩ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। দেশের ইতিহাসে এর আগে কখনোই সঞ্চয়পত্র বিক্রি থেকে এতো বেশি টাকা সরকারের কোষাগারে জমা পড়েনি। এর আগের মাস ডিসেম্বরে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ আসে এক হাজার ৮৯৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা। নবেম্বরে সঞ্চয়পত্রে নিট বিনিয়োগ এসেছে ১ হাজার ৪৬৪ কোটি ৯২ লাখ টাকা। অক্টোবরে এসেছে দুই হাজার ২৫৬ কোটি ৬১ লাখ টাকা। সেপ্টেম্বরে আসে দুই হাজার ৪৯২ কোটি ৫১ লাখ টাকা। অগাস্ট মাসেও এক লাফে সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রির পরিমাণ গিয়ে উঠে দুই হাজার ৪৭০ কোটি ৮০ লাখ টাকায়। চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ প্রথম মাস জুলাইয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি আসে এক হাজার ৮৫৮ কোটি টাকা। প্রসঙ্গত ২০০৫ সালের ১১জুন থেকে কোন প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃত ভবিষ্য তহবিলের টাকা ৫বছর মেয়াদী সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করার সযোগ ছিল। কিন্তু কর কমিশন কর্তৃক স্বীকৃত ভবিষ্য তহবিল ছাড়া গ্রাচুইটি ফান্ডের অর্থ সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের সুযোগ ছিল না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6565.csv b/Bangla_fin_news_articles/6565.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..758693956abf8a1296f2ad41ee2572194f12e460 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6565.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6565,হরতালঅবরোধের মধ্যেও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-03-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন বিএনপিজামায়াতের অযৌক্তিক হরতালঅবরোধ কর্মসূচির মধ্যেও রপ্তানি আয় উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। রপ্তানি আয়ের এ ধারা অব্যাহত থাকলে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব। রবিবার জাতীয় সংসদে সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী আরো বলেন ২০১৪১৫ অর্থবছরের জুলাইআগস্ট সময়ে রপ্তানি আয় এবং একই সময়ে তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি আয় লক্ষ্যমাত্রার চাইতে কিছুটা কম অর্জিত হয়। কিন্তু চলতি অর্থবছরের জুলাইফেব্রুয়ারি সময়ে রপ্তানি আয় বিগত অর্থবছরের একই সময়ের চাইতে বেশি। গত অর্থবছরে এ যে সময় রপ্তানি আয় ছিল ২ দশমিক ০৭ শতাংশ চলতি অর্থবছরে একই সময় রপ্তানি আয় ২ দশমিক ৪৩ শতাংশ। তোফায়েল আহমেদ বলেন রপ্তানি বাণিজ্যের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে নানা পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এর মধ্যে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ গ্রহণে বিদেশে বাণিজ্য প্রতিনিধিদল প্রেরণ। রপ্তানি বাণিজ্যে অশুভ বাধা অপসারণে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা। স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য হাজি মো. সেলিমের এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশে উত্পাদিত ঔষধ ১০৭টি দেশে রপ্তানি করা হচ্ছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য জার্মানি যুক্তরাষ্ট্র ফ্রান্স ইতালি যুক্তরাজ্য কানাডা নেদারল্যান্ডস ডেনমার্ক। তোফায়েল আহমেদ বলেন ঔষধের আন্তর্জাতিক বাজার সম্প্র্রসারণে বিনামূল্যে নমুনা প্রেরণে সুবিধা দেয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে রপ্তানি এলসি বা ঋণপত্র বাদে সর্বোচ্চ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার অথবা প্রতি এলসি বা ঋণপত্রের বিপরীতে এলসি মূল্যের ১০ শতাংশ বা সর্বোচ্চ ১০ হাজার মার্কিন ডলারে ঔষধ যেইটি কম হবে সেটা প্রেরণ করা হবে। প্রয়োজনে বাংলাদেশ ব্যাংক কেইস টু কেইসভিত্তিতে পরীক্ষাপূর্বক এ সীমা বৃদ্ধি করতে পারবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6566.csv b/Bangla_fin_news_articles/6566.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..86fa0d94e0eaa904d35e619311f998c8d2cbff4a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6566.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6566,‘প্রিন্স মূসা এক রহস্যের বরপুত্র’,2015-03-22,অনলাইন ডেস্ক,বিশ্বের অন্যতম অস্ত্র ব্যবসায়ী ও বিজনেস টাইকুন ড. মূসা বিন শমশেরের বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবন নিয়ে এবার পাঁচটি ভাষায় তৈরি হচ্ছে ডকুফিল্ম প্রিন্স মূসা এক রহস্যের বরপুত্র। ইতিমধ্যে চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্যের কাজ শেষ হয়েছে। ১ এপ্রিল থেকে ডকুফিল্মটির কাজ শুরু হবে বলে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান এস এস কমিউনিকেশন সূত্রে জানা যায়। বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি হিন্দি জাপানি ও আরবি ভাষায় ডকুফিল্মটি তৈরি হবে। যা পরবর্তিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচার হবে। ডকুফিল্মটির গবেষণা শ্যুটিং ডাবিং ও এডিটিংএর জন্য দেশিবিদেশি ২৬ জনের একটি ক্রিয়েটিভ টিম কাজ করছে। এশিয়ার অন্যতম সম্পদশালী ও ক্ষমতাবান ড. মূসা বিন শমশেরের রাজসিক জীবন ও লাইফস্টাইলের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ বিল ক্লিনটন নেলসন ম্যান্ডেলা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থ্যাচার স্যার এ্যাডওয়ার্ড হিথ স্যার ডেভিড ফ্রস্ট রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বরিস ইয়ালিসন এর মতো বিশ্ব বরেণ্য ব্যক্তিরা তাকে প্রিন্স উপাধি প্রদান করেন। খবর ফোকাস বাংলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6567.csv b/Bangla_fin_news_articles/6567.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..62052056d729680d797a8b2753fdf9238a934372 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6567.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6567,রপ্তানিমুখী ১২৩ কারখানার ব্যাংক হিসাব জব্দ,2015-03-22,রিয়াদ হোসেন,বন্ডেড ওয়্যারহাউজ সুবিধার অপব্যবহারের মাধ্যমে রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগে রপ্তানিমুখী ১২৩টি শিল্পকারখানার ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট। সেইসঙ্গে এসব কারখানার ৩৮৫ পরিচালকের ব্যাংক হিসাবও জব্দ করা হয়েছে। বন্ড লাইসেন্স সুবিধার অপব্যবহার করে ৩৩৯ কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগে সমপ্রতি এসব কারখানার বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নেয়া হয়। জব্দ হওয়া বেশিরভাগই রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস কারখানা। এর বাইরে প্লাস্টিকসহ প্যাকেজিং খাতের কারখানাও রয়েছে। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। হিসাব জব্দ হওয়া এসব কারখানা ও পরিচালকের নাম বন্ড কমিশনারেটের ওয়েবসাইটেও প্রকাশ করা হয়েছে। জব্দ হওয়া এসব কারখানার মধ্যে ৮২টি গার্মেন্টস খাতের। বাদবাকি কারখানার মধ্যে প্যাকেজিং প্লাস্টিক কারখানাও রয়েছে। রপ্তানিমুখী কারখানা পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে বন্ড লাইসেন্সের মাধ্যমে শুল্কমুক্ত সুবিধায় কাঁচামাল আমদানি করতে পারে। তবে এক্ষেত্রে শর্ত হলো এসব কাঁচামাল দিয়ে উত্পাদিত পণ্য পুরোটাই রপ্তানি করতে হবে। বন্ড সুবিধার আওতায় শুল্কমুক্ত সুবিধায় আনা কাঁচামাল বা পণ্য দেশীয় বাজারে বিক্রি করা যাবে না। সেইসঙ্গে কারখানা চালু রাখা ও বার্ষিক অডিট রিপোর্ট জমা দিতে হয়। কিন্তু হিসাব জব্দ হওয়া এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এ ধরনের শর্ত ভঙ্গের প্রমাণ পাওয়া গেছে। গত ১৬ই মার্চ কাস্টমস বন্ড কমিশনার ড. মো. শহীদুল ইসলাম কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিয়ে যেসব কারখানার বন্ড লাইসেন্স চালু রয়েছে কেবলমাত্র তাদের ঋণপত্র খোলার অনুরোধ জানান। সমপ্রতি বন্ড কমিশনারেট বন্ডেড ওয়্যারহাউজ সুবিধার আওতায় রয়েছে এমন রপ্তানিমুখী কারখানা সরেজমিনে পরিদর্শন করে এসব অনিয়ম খুঁজে পায়। বন্ড লাইসেন্সধারীরা কারখানা শুল্ক সুবিধায় আনা কাঁচামাল বা ওই কাঁচামাল দিয়ে উত্পাদিত পণ্য রপ্তানি করতে ব্যর্থ হলে বা স্থানীয় বাজারে বিক্রি করলে তাদের সব ধরনের শুল্ক ও কর পরিশোধ করতে হয়। সেই হিসেবে এসব কারখানার কাছে ৩৩৯ কোটি টাকা রাজস্ব পাওনা হয় সরকার। কাঁচামাল আমদানি হয় এমন বন্ড লাইসেন্সধারী কারখানার সংখ্যা প্রায় সোয়া ৬ হাজার। এসব কারখনার বেশিরভাগই গার্মেন্টস খাত সংশ্লিষ্ট। এর মধ্যে প্রায় ৪ হাজার সচল থাকলেও বাদবাকী কারখানা চালু নেই। গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর একজন নেতা ইত্তেফাককে বলেন লাইসেন্স বাতিল বা ব্যাংক হিসাব জব্দ করার বিষয়টি চলমান প্রক্রিয়া। অনেক সময় শর্তের সামান্য এদিকওদিক হলেও এ ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়। তিনি বলেন নানামুখী কারণে রপ্তানিকারক বন্ড সুবিধায় আনা পণ্য রপ্তানি করতে ব্যর্থ হন। এক্ষেত্রে তার পণ্য স্টকলট হয়ে যায়। অথবা অন্য কোন আমদানিকারকের কাছে বিক্রি করতে হয়। আবার কাগজপত্র যথাসময়ে না দিতে পারলে বা সেখানে ছোটখাটো ত্রুটির কারণেও এ ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6568.csv b/Bangla_fin_news_articles/6568.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59314e627ef5bb485c5b3f68c30afc2bae1cb4b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6568.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6568,মঙ্গলবার থেকে রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ফার্নিচার মেলা,2015-03-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানীতে চতুর্থবারের মতো শুরু হতে যাচ্ছে তিনদিনব্যাপী বাংলাদেশ ফার্নিচার অ্যান্ড ইনটেরিয়র ডেকোর এক্সপো২০১৫। আগামী মঙ্গলবার থেকে ফার্নিচার ও হোম ফার্নিশিং খাতের রফতানি উন্নয়নের লক্ষ্যে যমুনা ফিউচার পার্কের নর্থ কোর্টের প্রদর্শনী শুরু হবে। রবিবার রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি কার্যালয়ে আয়োজিত মিট দ্য প্রেসে এ তথ্য জানান ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান শুভাশীষ বসু। শুভাশীষ জানানগত কয়েক বছরে ফার্নিচার শিল্পে রফতানিতে ব্যাপক সফলতা পাওয়া গেছে। বিশ্ববাজারে এ শিল্পের বিস্তৃতির জন্য এ ধরনের মেলা ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। পণ্যের বাজারে বহুমুখী করতেও এ ধরনের আয়োজন ভালো ভূমিকা রাখবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6569.csv b/Bangla_fin_news_articles/6569.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..01bf5baaa677f0ca04a6025ff3f0623324cc7601 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6569.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6569,শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে,2015-03-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে রবিবার শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে। দিন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন বেড়েছে ১০১ কোটি টাকার। তবে বৃহস্পতিবার ডিএসইতে চলতি বছরের সর্বনিম্ন ১৬৬ কোটি ৬১ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছিল। সেই হিসাবে রবিবার লেনদেনে কিছুটা গতি ফিরেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেনলেনদেনের এ পর্যায় কাঙিক্ষত নয় এটি আরো বাড়াতে হবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও সেটি স্থিতিশীল থাকছে না। বর্তমান বিনিয়োগকারীদের অবস্থা বিবেচনায় কমপক্ষে ৪০০ থেকে ৫০০ কোটি টাকার লেননেদ হওয়া প্রয়োজন। রবিবার ডিএসইতে মোট ৩১০টি কোম্পানির ৬ কোটি ৭ হাজার ৭৫১টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৬৮ কোটি ১৯ লাখ ৪৮ হাজার ৫৭৯ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১০১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা বেশি। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৬৫ দশমিক ১৯ বেড়ে ৪৫৩৩ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৩৪ দশমিক ৩৯ বেড়ে ১৭২১ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক ২৩ দশমিক ২৭ বেড়ে ১১০৪ দশমিক ৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯২টির কমেছে ৭৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টি কোম্পানির শেয়ারের। লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলোএসিআই লিমিটেড লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট শাহাজীবাজার পাওয়ার এসিআই ফরমুলেশন ইফাদ অটোস বেক্সিমকো লিমিটেড অগ্নি সিস্টেম এমজেএল বিডি গ্রামীণ ফোন ও শাশা ডেনিমস। দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সূচক ৭৬ দশমিক ২১ বেড়ে ৮৩৭৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার। ২৩৭টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪২টির কমেছে ৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টির দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6570.csv b/Bangla_fin_news_articles/6570.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..36c19a2f4e54c0ee461533d148445ce5c7803d5e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6570.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6570,চা বোর্ডের নতুন চেয়ারম্যান মেজর জে আজমল কবীর,2015-03-22,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ চা বোর্ডের নতুন চেয়ারম্যান হলেন সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা মেজর জেনারেল আজমল কবীর। রবিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এর আগে তিনি বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানার কমান্ডান্ট ছিলেন। একই প্রজ্ঞাপনে বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে কর্মরত মেজর জেনারেল মো. এনায়েত উল্লাহকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ফিরিয়ে নেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6571.csv b/Bangla_fin_news_articles/6571.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0294207b857661e9b4a998a7325a11489d8dba17 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6571.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6571,রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাব শেয়ার বাজারে,2015-03-22,আহসান হাবীব রাসেল,পুঁজিবাজারে দফায় দফায় শেয়ারের দরপতনে হতাশ হয়ে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। গত জানুয়ারি মাসে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা শুরু হওয়ার পর থেকেই পুঁজিবাজারের দরপতন শুরু হয়েছে। মাঝে কয়েকদিন দরপতন থামলেও তা স্থায়ী হয়নি। এখনও চলছে টানা দরপতন। এতে শেয়ারে বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় বিনিয়োগকারীরা বাজারে বিনিয়োগে আস্থা পাচ্ছেন না। ফলে দরপতন হচ্ছে লেনদেনও নেমে এসেছে তলানীতে। এতে ব্রোকারেজ হাউসগুলো খরচ উঠাতে পারছে না। বেশিরভাগ মালিকই পড়েছেন বিপাকে। এমনকি স্টক এক্সচেঞ্জের দৈনন্দিন খরচ উঠাতে অন্তত চারশ কোটি টাকা লেনদেন হতে হয়। সেটিও এখন হচ্ছে না। ফলে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সবাই চরম হতাশ হয়ে পড়েছেন। বাজার বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে জানুয়ারি মাসের শুরুতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক ছিল ৪ হাজার ৯৬৯ পয়েন্ট। গত ১৯ মার্চ তা ৪ হাজার ৪৬৮ পয়েন্টে নেমে আসে। অর্থাত্ আড়াই মাসে ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ৫০১ পয়েন্ট। বিনিয়োগকারীরা বলছেন বাজারে তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির অর্থবছর শেষ হয় ডিসেম্বরে। ফেব্রুয়ারি ও মার্চে কোম্পানিগুলো লভ্যাংশ দেয়। ফলে জানুয়ারি মাস থেকে প্রতিবছরই বাজার ঊর্ধ্বমুখী হয়। কিন্তু এ বছর বিপরীত চিত্র দেখা গেছে। এ বছর জানুয়ারি থেকে বাজারের সূচক ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার পরিবর্তে কমেছে ৫০১ পয়েন্ট। এতে বিনিয়োগকারীরা চরমভাবে হতাশ হয়েছেন। এদিকে বাজারের বর্তমান নিম্নমুখী প্রবণতার কারণ হিসেবে বাজার বিশ্লেষকরা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাকেই দায়ী করছেন। তারা বলছেন রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না থাকলে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর আয় কমে যাবে। তাই বাজারে দফায় দফায় দরপতন হয়েছে। এ অবস্থায় বাজার স্থিতিশীল করতে হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে হবে। একাধিক ব্রোকারেজ হাউস মালিকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে গত জানুয়ারি থেকে ডিএসইর লেনদেন তিনশ কোটি টাকারও নিচে নেমে এসেছে। এমনকি গেল সপ্তাহে লেনদেন নেমে এসেছে ১৬১ কোটি টাকায়। এভাবে ব্যাপকভাবে লেনদেন কমে যাওয়ায় বেশিরভাগ ব্রোকারেজ হাউসের খরচ উঠানো সম্ভব হচ্ছে না। এমনিতেই গত কয়েক বছর ধরে তারা খরচ উঠাতে হিমশিম খেয়ে যাচ্ছেন। তার মধ্যে গত অক্টোবরে লেনদেন কিছুটা ভালো হওয়ায় তাদের মধ্যে আশার সঞ্চার হয়েছিল। কিন্তু এখন আবার লেনদেন কমে যাওয়ায় ব্রোকারেজ হাউসের মালিকরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। রাজধানীর মতিঝিলের একটি ব্রোকারেজ হাউসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন দীর্ঘ সময় ধরে বাজারে লেনদেন কমে যাওয়ায় হাউস চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। কর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতন দিতেই কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে কর্মকর্তাদের মধ্যেও অসন্তোষ চলছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনার খরচ উঠাতে দৈনিক অন্তত চারশ কোটি টাকা লেনদেন হতে হয়। সেখানে বাজারে লেনদেন হচ্ছে তিনশ কোটি টাকারও কম। ফলে স্টক এক্সচেঞ্জকে খরচ কমানোর দিকেই নজর দিতে হচ্ছে। তবে একটি সূত্র দাবি করেছে স্টক এক্সচেঞ্জ এফডিআরের মাধ্যমে প্রাপ্ত সুদ থেকে ভালো অর্থ উপার্জন করে। তাই স্টক এক্সচেঞ্জ পরিচালনায় বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়ার কথা না। প্রসঙ্গত স্টক এক্সচেঞ্জ ও ব্রোকারেজ হাউসের আয়ের অন্যতম উত্সই হচ্ছে বাজারে লেনদেনের উপর প্রাপ্ত কমিশন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6572.csv b/Bangla_fin_news_articles/6572.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7885720f44de8240283351b29046759c27414eb5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6572.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6572,না’গঞ্জে হোসিয়ারি শিল্প হুমকিতে বেকার কয়েক লাখ শ্রমিক,2015-03-22,হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জ,টানা অবরোধ ও হরতালে হুমকির মুখে পড়েছে নারায়ণগঞ্জের প্রায় ১০ হাজার হোসিয়ারি প্রতিষ্ঠান। ফলে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে জড়িত কয়েক লক্ষাধিক মালিকশ্রমিক চরম উদ্বিগ্ন। দৈনিক প্রায় আড়াই কোটি টাকা বিক্রি নেমে এসেছে মাত্র কয়েক লাখ টাকায়। পুঁজি ভেঙ্গে খেতে খেতে অনেকেই নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। কারখানা ও ব্যবসা ধরে রাখতে ধারদেনা করে শ্রমিকদের বেতনভাতা দিয়ে যাচ্ছেন। এক সময় এটা দেয়া সম্ভব হবে না। যদি না পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক হয়। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শ্রমিককর্মচারী ও মালিকরা এখন অলস সময় পার করছেন। কেউ কেউ সারাদিন দোকানে বসে গল্পগুজব করছেন আবার কেউ ক্রিকেট খেলা দেখে সময় পার করছেন। তবে বড় প্রতিষ্ঠানের চেয়ে ছোটগুলোর অবস্থা আরও করুণ। তাদের ৯৫ ভাগ মালিক বিভিন্ন এনজিওর কাছ থেকে চড়া সুদে ঋণ নিয়ে ব্যবসা করছেন। গত দুই মাস ধরে ব্যবসায় ধস নামলেও সাপ্তাহিক ও মাসিক কিস্তি পরিশোধ করতে গিয়ে তাদের ত্রাহি অবস্থা। অন্যের কাছ থেকে নতুন করে ধার এনে কিস্তি পরিশোধ করছেন মালিকরা। কারণ ঋণ দেয়া প্রতিষ্ঠানের বক্তব্য হচ্ছে বিক্রি হলো কি হলো না তা দেখে লাভ নাই কিস্তি পরিশোধ করতে হবে। ফলে নিরুপায় মালিকরা। এতে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে হোসিয়ারি ব্যবসায়ীদের মধ্যে। ইতিমধ্যেই কয়েক হাজার শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছে। এমনটাই জানিয়েছেন বাংলাদেশ হোসিয়ারি অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ। এসব হোসিয়ারির সঙ্গে জড়িত রয়েছে কয়েক লক্ষাধিক মালিক ও শ্রমিক। প্রতিটি হোসিয়ারিতে ১০ থেকে সর্বোচ্চ শতাধিক শ্রমিক কাজ করে। নারায়ণগঞ্জ শহরের উকিলপাড়া বিবি রোড নয়ামাটি করিম মার্কেট রেলিবাগান দেওভোগ রেলওয়ে মার্কেট টানবাজার কাশিপুর গলাচিপা দেওভাগ বন্দর এলাকায় হোসিয়ারি শিল্পের অবস্থান। উত্পাদিত পণ্যের মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে বেবি আইটেম পলো শার্ট সেন্টু গেঞ্জি টিশাট আন্ডারওয়্যার শীতের কাপড় কার্ডিগানসহ বিভিন্ন পণ্য। দেশের প্রায় প্রত্যেকটি জেলায় এই পণ্যের বাজার রয়েছে। উল্লেখ্য শতাধিক বছরের প্রাচীন হোসিয়ারি ব্যবসা মূলত নারায়ণগঞ্জেই প্রতিষ্ঠিত। যদিও পাবনায় কিছু হোসিয়ারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। নারায়ণগঞ্জের হোসিয়ারি পণ্য দেশের বিভিন্ন জেলা শুধু নয় বিদেশেও রপ্তানি হয়ে থাকে। হরতাল অবরোধে তাও এখন বন্ধ। এই শিল্পের সাথে জড়িত কয়েক লক্ষ শ্রমিক অবরোধ হরতালের কারণে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। এক সময়ের হোসিয়ারি ব্যবসা থেকেই আজকের নীট শিল্পের জন্ম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6573.csv b/Bangla_fin_news_articles/6573.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e8359fcbcd9ffd1d9e4f6ba24b4564dc40a0523e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6573.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6573,বরিশালে গড়ে উঠছে ‘ইকোনোমিক জোন’,2015-03-21,বরিশাল প্রতিনিধি,বরিশালের আগৈলঝাড়ায় ৩৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে গড়ে উঠছে ইকোনোমিক জোন। এতে ব্যাপক কর্মসংস্থানের মাধ্যমে বদলে যাবে এখানকার অর্থনৈতিক চিত্র। জোনে উৎপাদিত পণ্য দেশের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বিদেশেও রফতানি করা সম্ভব হবে। আগৈলঝাড়া উপজেলায় ৩শ একর জমিতে এটি তৈরি করা হবে। সূত্র জানায় গত ১৮ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কতৃপক্ষের বেজা গভর্নিং বোর্ড সভায় বরিশালে ইকোনোমিক জোন করার প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়। এজন্য আগৈলঝাড়ায় জমি অধিগ্রহনে জেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ। চলতি বছরের মধ্যেই জমি অধিগ্রহণ ও সমীক্ষা শেষে জোন গঠনের কাজ শুরু হবে বলে সূত্র জানায়। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব আবু ইউছুফ মো. রেজাউর রহমান জানান জোন তৈরিতে জমি অধিগ্রহন পক্রিয়াসহ সার্বিক পরিকল্পনা বেজাকে জানানো হয়েছে। ইতোমধ্যে এ প্রকল্প অনুমোদনও হয়ে গেছে। ইকোনিমিক জোন গড়ে ওঠার মাধ্যমে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত সূচনা হবে বলে তিনি মনে করেন। অগৈলঝাড়া উপজেলা পরিষদ চেয়রম্যান গোলাম মোর্তজা বলেন বর্তমান সরকারের একের পর এক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের চেহারা বদলে যাচ্ছে। আর এবার বরিশালের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বদলে দিতে অর্থনৈতিক জোন হচ্ছে। এখানে প্রচুর বেকার যবকযুবতীরা কর্মসংস্থানে সুজোগ পাবে। মূলত পদ্মা সেতু তৈরির সুফল হিসাবেই অর্তনৈতিক ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তনকে দেখছেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6574.csv b/Bangla_fin_news_articles/6574.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..08842c519b9433de48bf134001de56146da2ad99 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6574.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6574,লেনদেন ও সূচক কমার প্রবণতা অব্যাহত,2015-03-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সার্বিক মূল্য সূচক ও লেনদেন কমার প্রবণতা গেল সপ্তাহেও অব্যাহত রয়েছে। আগের সপ্তাহের মতো এ সপ্তাহেও লেনদেন ও সূচক কমায় বিনিয়োগকারীরা খুব হতাশ। তথ্যে দেখা গেছে গেল সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৩ কোটি টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪২২ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন কমেছে ২৮ শতাংশেরও বেশি। এদিকে গেল সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে প্রায় ৮৯ পয়েন্ট। আগের সপ্তাহে কমেছিল ১০৮ পয়েন্ট। এ সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও কমেছে ১ দশমিক ২৯ শতাংশ যা আগের সপ্তাহে কমেছিল ১ দশমিক ৪৫ শতাংশ। সপ্তাহশেষে ডিএসইর পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৬ দশমিক ৬০। যা আগের সপ্তাহশেষে ছিল ১৬ দশমিক ৮২ পয়েন্টে। অর্থাৎ সপ্তাহশেষে ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে ১ দশমিক ২৯ শতাংশ বা ০.২২ পয়েন্ট। সপ্তাহশেষে খাতভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ৭ দশমিক ৫১ পয়েন্টে আর্থিক খাতের ৮ দশমিক ৩৬ প্রকৌশল খাতের ২০ দশমিক ৫৩ খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ৩০ দশমিক ২৯ বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১১ দশমিক ৬৫ পাট খাতের ১৯৫ দশমিক ৭ বস্ত্র খাতের ১১ দশমিক ২৮ ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২৩ দশমিক ৫১ সেবা ও আবাসন খাতের ৩৮ দশমিক ৮ সিমেন্ট খাতের ২১ দশমিক ৬২ তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৫ দশমিক ৬২ বীমা খাতের ১৮ দশমিক ৩ বিবিধ খাতের ৩৩ দশমিক ৮৪ এবং টেলিযোগাযোগ খাতের ২৩ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট। এদিকে গত সপ্তাহে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ ব্র্যাক ব্যাংক এবং ওয়ান ব্যাংক বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ডিএসই জানিয়েছে গত সপ্তাহে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে তিন কোম্পানি বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে বার্জার পেইন্টস ২২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ব্র্যাক ব্যাংক ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ এবং ওয়ান ব্যাংক ১২ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ ও ১২ দশমিক ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6575.csv b/Bangla_fin_news_articles/6575.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2dcf8bbb8ffd14d5161c3c33838d886ed16befb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6575.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6575,লাফার্জ ও হোলসিমের একীভূতকরণে ঐকমত্য রয়টার্সের প্রতিবেদন,2015-03-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বহুজাতিক কোম্পানি হোলসিম ও লাফার্জের একীভূতকরণে আর কোনো বাধা নেই। শুক্রবার বিশ্বের বৃহৎ এই দুই কোম্পানির যৌথ বিবৃতিতে এটি বলা হয়েছে। গত বছরের এপ্রিল মাসে কোম্পানি দুটি একীভূতকরণের ঘোষণা দিলেও গেল সপ্তাহে কিছু বিষয়ে মতানৈক্য দেখা দেয়। ফলে একীভূতকরণ প্রক্রিয়া জটিল হয়ে উঠে। তবে গত শুক্রবার দুই কোম্পানি একীভূতকরণের ব্যাপাকের ঐকমত্যে পৌঁছে চুক্তি সম্পন্ন করেছে উভয় কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। নতুন চুক্তি অনুযায়ী একীভূত হওয়ার পর কোম্পানিটির মূলধন হবে ৪ হাজার ৪০০ কোটি মার্কিন ডলার। কোম্পানির প্রধান কর্মকর্তা নিয়ে যে মতানৈক্য ছিল তারও কিছুটা সমাধান হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী লাফার্জের প্রধান নির্বাহী ব্রুনো ল্যাফন্ট একীভূত কোম্পানির প্রধান থাকবেন না। এর পরিবর্তে তিনি ও হোলসিম চেয়ারম্যান উল্ফগাং রিটজল কোম্পানির অনির্বাহী কোচেয়ারম্যান হিসেবে থাকবেন। তবে নবগঠিত কোম্পানির প্রধান নির্বাহীর নাম প্রস্তাব করবে লাফার্জ। এ ছাড়া নতুন চুক্তি অনুযায়ী লাফার্জের ১০টি শেয়ারের মান হবে হোলসিমের ৯টি শেয়ারের সমান। আগের চুক্তি অনুযায়ী উভয় কোম্পানির শেয়ারের মান ছিল সমান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6576.csv b/Bangla_fin_news_articles/6576.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0be3e06c437512e7b198c1b3a82fd05e223498ad --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6576.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6576,বায়োটেকনোলজিভিত্তিক শিল্প গড়ে তোলার গুরুত্বারোপ,2015-03-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ পাবলিকপ্রাইভেট পার্টনারশীপের পিপিপি মাধ্যমে দেশে বায়োটেকনোলজিভিত্তিক শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। মন্ত্রী বলেন দারিদ্র্য বিমোচন মাতৃ ও শিশুমৃত্যুর হার হ্রাস নারী শিক্ষার হার বৃদ্ধি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি ও কৃষি উন্নয়নসহ সকল ক্ষেত্রে বাংলাদেশ প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় বিস্ময়কর অগ্রগতি লাভ করেছে। তিনি বলেন শুধু রাজনৈতিক হানাহানি ও সহিংসতার কারণে দেশের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়ছে। শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগিতায় বাংলাদেশ প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান সমিতির উদ্যোগে বায়োকেমিস্ট্রি ইন্ডাস্ট্রি এন্ড সাসটেনেবল্ ইকোনমি শীর্ষক দিনব্যাপী এক জাতীয় সম্মেলনে একথা বলেন। নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। তিনি আসন্ন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য সকল রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যআয়ের দেশে পরিণত করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। দেশে চলমান সংকটের দিকে ইঙ্গিত করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন জনগণ এখন আর হরতালঅবরোধ মানে না। তাই ভাংচুর অগ্নিসংযোগ ও বোমা মেরে দাবি আদায় করা যাবে না। সন্ত্রাসীদের সঙ্গে কোন ধরনের সংলাপ হবে না বলেও তিনি মন্তব্য করেন। বাংলাদেশ প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. সাইয়াদ সালেহীন কাদরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ প্রধান অতিথি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক ও এফবিসিসিআইর সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. হাসিনা খান স্বাগত বক্তব্য দেন। বিভাগের অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়। উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের বায়োটেকনোলজি শিক্ষা ও গবেষণার উৎকর্ষ সাধন করতে হবে। তিনি বিভিন্ন মারণ ব্যাধি থেকে মানুষকে মুক্ত করতে বায়োসায়েন্সের সফল ব্যবহার নিশ্চিত করার আহবান জানান। তিনি দেশে ফরেনসিক সায়েন্স আধুনিকায়নের লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করার জন্য গবেষকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন অপরাধীদের শনাক্ত করতে এর কার্যকর ব্যবহার করতে হবে। তিনি গবেষণার পাশাপাশি দেশে বাণিজ্যিকভিত্তিতে বায়োকেমিক্যাল ও বায়োটেকনোলজি উৎপাদনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। উপাচার্য বলেন বায়োটেকনোলজি শিক্ষা ও গবেষণার উৎকর্ষ সাধনে দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান শিক্ষায় আগ্রহী করে তুলতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6577.csv b/Bangla_fin_news_articles/6577.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34d92cfc7fb75464b8b3cd8645897ccf64a12cc2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6577.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6577,পোশাক রপ্তনি ৫০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে চায় বাংলাদেশ,2015-03-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০২১ সালে পোশাক খাতের রপ্তনি আয় ৫০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে চায় বাংলাদেশ। এজন্য বর্তমান উত্পাদন ক্ষমতা দ্বিগুণ করতে হবে বলে জানালেন উদ্যোক্তারা। তারা জানালেন বিগত দশ বছরে দেশে তুলার চাহিদাও দ্বিগুণ হয়েছে বেড়েছে বস্ত্র উত্পাদন। এর পরেও আন্তর্জাতিক বাজারে হটাৎ তুলার দাম হ্রাসবৃদ্ধিকে ঝুঁকি হিসেবে উল্লেখ করেন তারা। শুক্রবার রাজধানীর একটি হোটেলে দুই দিনব্যাপী গ্লোবাল কটন সামিট বাংলাদেশ২০১৫ এ কথা বলেন সংশ্লিষ্টরা। বাংলাদেশ কটন অ্যাসোসিয়েশন বিসিএ এবং বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন বিটিমএ যৌথভাবে এ সম্মেলনের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক। বক্তব্য রাখেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই প্রেসিডেন্ট কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ বিটিএমএ সভাপতি তপন চৌধুরী বিসিএ প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ আইয়ুব। অনুষ্ঠানে বক্তরা বলেন গত বছর ২০১৪ সালে দেশে ৫৫ লাখ বেল তুলা আমদানি হয়েছে যা ২০০৫ সালে ছিলো ৩০ লাখ বেল। আন্তর্জাতিক বাজারে বর্তমানে তুলার দাম কম থাকলেও মাঝে মাঝে এর মূল্য অনেক বেশি উঠানামা করে। সেইসাথে কিছু দেশ তুলা রফানিতে বিধিনিষেধ আরোপ করে থাকে। একই সাথে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য পরিবহন খরচ হ্রাস করা অবকাঠামোর উন্নয়নে তাগিদ দেন তারা। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক বলেন আমরা যে পরিমাণ তুলা উত্পাদন করি তা চাহিদার তুলনায় অনেক কম। তাই চাহিদার প্রায় ৯০ ভাগ তুলা বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এই সেক্টরকে এগিয়ে নিতে এই ধরনের সম্মেলন বড় ভূমিকা রাখবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্ব শর্ত হলো রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। আমরা রাজনীতিবিদদের আশ্বস্ত করতে চাই যদি দেশে স্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করে তাহলে আমরা ব্যবসায়ীরা দেশকে এমন উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারবো যা অন্য অনেক দেশও পারেনি। তিনি আরো বলেন তৈরি পোশাক রপ্তানিতে আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। তবে এর মূল উপাদান হিসেবে তুলার বেশিরভাগই আমদানি করতে হয়। বিটিএমএ সভাপতি তপন চৌধুরী বলেন প্রথম বারের মতো বাংলাদেশে এ ধরনের সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। এ ধরনের উদ্যোগের মাধ্যমে এ খাতের সমস্যা সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হবে। সেই সাথে অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তাগন নিজেরা মতবিনিময় ও পারষ্পরিক সহযোগীতা বাড়াতে পারবেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিসিএ সভাপতি মোহাম্মদ আইয়ুব বিটিএমইএর সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর আলামিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সম্মেলনে ২০টি দেশের স্পিনিং উপখাত ও তুলা ক্রয়বিক্রয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি অংশ নিচ্ছেন। দুই দিনের এই সম্মেলনে ১৩টি সেশনে ভাগ করা হয়েছে। প্রথমদিন শুক্রবারে ৮টি সেশন ও শনিবার ৫ টি সেশন অনুষ্ঠিত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6578.csv b/Bangla_fin_news_articles/6578.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cc55708c92778a1cdec80c330925d4bb399b535f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6578.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6578,মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন কমেছে,2015-03-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রতি মাসেই মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেনের ধারা ঊর্ধ্বমুখি হলেও গত ফেব্রুয়ারিতে ব্যতিক্রম দেখা গেছে। এ মাসে দৈনিক গড়ে ৩৬৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। আগের মাসে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৭৮ কোটি টাকা। এ হিসেবে এক মাসের ব্যবধানে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ ১৩ কোটি টাকা যা ৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে ফেব্রুয়ারি মাসে মোবাইল ব্যাংকিং এ মোট ১০ হাজার ৯৫৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। আগের মাস জানুয়ারিতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১১ হাজার ৩৩৮ কোটি টাকা। ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ে মোট এজেন্ট দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৪৩ হাজার ৪২০ জন। আগের মাসে ছিলো পাঁচ লাখ ৩৫ হাজার ৮২১। এ হিসাবে আগের মাসের তুলনায় এজেন্ট সংখ্যা সামান্য বেড়েছে। তবে ডিসেম্বরের তুলনায় জানুয়ারি শেষে এজেন্ট সংখ্যা পাঁচ হাজার ১৬৩ জন কমে পাঁচ লাখ ৩৬ হাজারে নেমে এসেছিল। বাংলাদেশ ব্যাংক এ যাবত ২৮টি ব্যাংককে মোবাইল ব্যাংকিং কার্যত্রক্রম পরিচালনার অনুমোদন দিয়েছে। এখন পর্যন্ত ১৯টি ব্যাংক এ কার্যক্রম চালু করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6579.csv b/Bangla_fin_news_articles/6579.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a0d9edc45b3b2c409e944165375b00716f3721b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6579.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6579,বিশ্বব্যাংকের ২০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন,2015-03-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন জীবন লাইভলিহুড ইমপ্রুভমেন্ট প্রকল্পে ২০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। এর মাধ্যমে সোস্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম প্রজেক্ট২ এর আওতায় ৩২০০ গ্রামসহ প্রকল্পটি ১২ জেলার আরো ২৫০০ নতুন গ্রামে বাস্তবায়ন করা হবে। বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে আরো উল্লেখ করা হয়েছে এ প্রকল্পের মাধ্যমে ২১টি জেলার দরিদ্রতম উপজেলার প্রায় ৫০ লাখ দরিদ্র মানুষের জীবন ও জীবিকার উন্নয়ন হবে। প্রকল্পে ছোট ছোট গ্রামীণ অবকাঠমোর জন্যও অর্থায়ন করা হবে। উন্নত জীবিকার সুযোগ সৃষ্টি ও অংশীদারিত্বমূলক ব্যবসার সাহায্যে বাজারে প্রবেশের সুযোগ দেয়ার মাধ্যমে এই প্রকল্প গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন ঘটাবে। এছাড়া প্রকল্পটি পুষ্টি সচেতনতা বৃদ্ধি কৃষি বিষয়ক জ্ঞান সম্প্রসারণ এবং যুব কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরির ওপর জোর দিবে। এবিষয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর জোহানেস জাট বলেন দারিদ্র্য নিরসনে বাংলাদেশের অর্জন প্রশংসনীয়। তিনি বলেন গত দশকে ১ কোটি ৬০ লাখ মানুষ দারিদ্র্য থেকে বেরিয়ে এসেছে। তারপরও প্রায় ৪ কোটি ৭০ লাখ মানুষ দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করে যা উন্নয়নের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এদের বেশিরভাগই থাকে গ্রাম এলাকায়। পূর্বসুরী প্রকল্পটি প্রথম ২০০৩ সালে ক্ষুদ্র পাইলট প্রকল্প হিসাবে বাংলাদেশের দুইটি দরিদ্রতম জেলায় শুরু হয়েছিল যা পর্যায়ক্রমে আরো ১৪ জেলায় সম্প্রসারিত হয়। বিশ্ব ব্যাংকের অঙ্গসংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এজেন্সী আইডিএ হতে প্রাপ্ত সুদমুক্ত ঋণের মেয়াদ ৬ বছরের রেয়াতসহ ৩৮ বছর এবং সার্ভিস চার্জ ০.৭৫ । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6580.csv b/Bangla_fin_news_articles/6580.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..72b040ac94b5931058267497ce025ce4141b7510 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6580.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6580,ডিপিডিসির গ্রাহকরা অনলাইনে বিদ্যুৎ বিল দিতে পারবে,2015-03-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির ডিপিডিসি গ্রাহকরা এখন থেকে অনলাইনে বিদ্যুত্ বিল পরিশোধ করতে পারবে। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রাইম ব্যাংকের সঙ্গে এ বিষয়ে চুক্তি করেছে ডিপিডিসি। প্রাইম ব্যাংককের সব শাখার মাধ্যমে অনলাইনে এ বিদ্যুত্ বিল দিতে পারবে গ্রাহকরা। চুক্তি সই অনুষ্ঠানে ডিপিডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নজরুল হাসান অব. প্রাইম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ কামাল খান চৌধুরীসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। চুক্তিপত্রে সই করেন ডিপিডিসির সচিব মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী এবং প্রাইম ব্যাংককের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হাবীবুর রহমান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6581.csv b/Bangla_fin_news_articles/6581.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f6f5f40b23e5ed11c13010f114b157735bba030c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6581.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6581,পোশাকের দর বাড়ান ডেনমার্ককে বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-03-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৈরি পোশাকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে পোশাকের দাম বাড়াতে সফররত ডেনমার্কের মন্ত্রীকে অনুরোধ জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে গার্মেন্টস খাত নিয়ে আয়োজিত এক সম্মেলনে তিনি এ আহ্বান জানান। তিনি বলেন রানা প্লাজার দুর্ঘটনার পর এ খাতের কর্মপরিবেশ উন্নয়নে উদ্যোক্তাদের প্রচুর অর্থ খরচ করতে হচ্ছে। কিন্তু তৈরি পোশাকের ন্যায্য দাম পাচ্ছে না। পোশাকের দাম বাড়ানোর বিষয়টি ডেনমার্ককে বিবেচনা করার জন্য দেশটির বাণিজ্য ও উন্নয়ন সহযোগিতা মন্ত্রী মগেন্স জেন্সেনকে অনুরোধ করেন। এ সময় উদ্যোক্তা ও শ্রমিক নেতাদের প্রতিনিধিরাও পোশাকের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে ব্র্যান্ডগুলোকে আহ্বান জানান। বাংলাদেশ ফ্রেমিং দ্য ফিউচার এ হাই লেভেল কনফারেন্স অন আরএমজি অ্যান্ড বেয়ন্ড শীর্ষক ও সম্মেলনের আয়োজন করে বাংলাদেশস্থ ডেনমার্ক দূতাবাস। সম্মেলনে পররাষ্ট্র মন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বক্তারা শ্রমিক অধিকার রক্ষা ও কারখানায় কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে সব পক্ষকে সমন্বিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে ডেনিশ বাণিজ্য ও উন্নয়ন সহযোগিতা মন্ত্রী মগেন্স জেন্সেন রানা প্লাজা পরবর্তী গার্মেন্টস খাতের কর্মপরিবেশ কমপ্লায়েন্স উন্নয়নের প্রশংসা করেন। তবে তিনি বলেন এ প্রক্রিয়াকে টেকসই করতে হবে। গার্মেন্টস খাতের বাইরে চামড়া শিল্প জাহাজভাঙ্গা শিল্পসহ অন্যান্য খাতেও এ ধরণের যৌথ প্রচেষ্টা চালু করা এবং গার্মেন্টস খাতের জন্য সামাজিক সংলাপ চালু করতে হবে। এক্ষেত্রে ডেনমার্কের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলেও আশ্বস্ত করেন তিনি। খ্যাতনামা ব্র্যান্ড এইচ এন্ড এম এর বাংলাদেশ প্রতিনিধি রজার হুবার্ট গার্মেন্টস খাতে বাংলাদেশের সম্ভাবনা তুলে ধরে বলেন অনেকেই আমাদের প্রশ্ন করেন এইচ এন্ড এম ঘুরেফিরে বাংলাদেশেই কেন যাচ্ছে। আমরা তাদের বলি টেক্সটাইল খাতে কাজ করতে হলে বাংলাদেশের সাথেই কাজ করা উচিত। কারণ এখানে সব আছে। কেবল কম দাম নয় বাংলাদেশ টেকসই উন্নয়নের জন্য কাজ করছে। এ গতি ধরে রাখতে হবে। এ সময় বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম গার্মেন্টস খাতের সংস্কার কার্যক্রমে অর্থায়নের জন্য বিদেশি ব্র্যান্ডদের জোট অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের প্রতি আহ্বান জানান। এ সময় কিছু ক্ষেত্রে পোশাকের দাম কমানো হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি ন্যায্য মূল্য দেয়ার আহ্বান জানান। সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার আইএলও কান্ট্রি ডিরেক্টর শ্রীনিবাস রেড্ডি ইউরোপের ক্রেতাদের উদ্যোগে গঠিত কারখানা পরিদর্শন জোট অ্যাকর্ডের প্রধান নিরাপত্তা পরিদর্শক ব্র্যাড লোয়েন প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6582.csv b/Bangla_fin_news_articles/6582.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ed0c9005d465f7f3c91fab87a52450dedb78bf4b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6582.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6582,পুঁজিবাজারের লেনদেন দুইশ কোটি টাকারও নিচে,2015-03-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারের লেনদেন দুইশ কোটি টাকারও নিচে নেমে এসেছে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে মাত্র ১৬৬ কোটি টাকা। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৩১৩ কোটি টাকা। অর্থাত্ একদিনের ব্যবধানে বাজারে লেনদেন কমেছে ১৩৫ কোটি টাকা বা ৪৩ শতাংশ। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই গতকাল লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে ১৮০ কোটি টাকা। যা চলতি বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এদিকে ডিএসইতে দর হারানো শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে চারটিই ছিল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি। এ কোম্পানিগুলো হলো ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ নিটোল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স এবং পিপলস ইন্স্যুরেন্স। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৬৬ কোটি ৬১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৩৫ কোটি ২৭ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৬টির কমেছে ৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৬৬৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৮ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২১৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৪টির কমেছে ৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে সেবা ও আবাসন খাতের কোম্পানি সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট ১০০ কোটি টাকা মূলধন বাড়াবে। এতে কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন ২০০ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৩০০ কোটি হবে। সম্প্রতি কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভায় এজিএম কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা মূলধন বাড়ানোর বিষয়ে সম্মতি দিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6583.csv b/Bangla_fin_news_articles/6583.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..39be31517f43599fa3066ebfdc3c0ff4bb33abdd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6583.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6583,এবার নিয়মিত ঋণ পরিশোধে বিশেষ সুবিধা,2015-03-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এবার নিয়মিত ঋণ পরিশোধকারী ভালো গ্রাহকদের জন্য ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে আদায়যোগ্য সুদ বা মুনাফার ১০ শতাংশ মওকুফ রিবেট সুবিধা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে এ সুবিধা নিতে হলে আগের তিন বছরের ঋণ পরিশোধ থাকতে হবে। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতদিন ব্যাংকগুলো থেকে খেলাপি ঋণগ্রহীতারাই বিভিন্ন সুবিধা পেয়ে আসছিলেন। কিন্তু যারা নিয়মিত ঋণ পরিশোধ করেন তারা কোন সুযোগ সুবিধা পাননি। এটা নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রশ্নও উঠেছে। এর প্রেক্ষিতে ভালো গ্রাহকদের প্রণোদনা দেয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানান বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। তবে এতদিন বড় অঙ্কের খেলাপিরা ঋণ পরিশোধ না করেই যেসব সুবিধা নিয়েছেন যেখানে নিয়মিত ঋণ পরিশোধ করার তিন বছরের মাথায় ভাল গ্রাহকদের মাত্র ১০ শতাংশ রিবেট সুবিধা দেয়ার সিদ্ধান্তকে অতি সামান্য হিসেবে দেখা হচ্ছে। সূত্র জানিয়েছে রাজনৈতিক সহিংসতার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ব্যাংকিং খাতে ৫০০ কোটি বা তার বেশি পরিমাণ ঋণ খেলাপিদের মাত্র ১ থেকে ২ শতাংশ ডাউনপেমেন্ট দিয়েই ১২ বছরের জন্য ঋণ পুনর্গঠনের মাধ্যমে খেলাপি ঋণ নিয়মিত করার সুযোগ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আগামী জুন পর্যন্ত এ সুবিধা নিতে পারবেন ভুক্তভোগীরা। এর আগের বছরও একই কারণে নামমাত্র ডাউনপেমেন্ট দিয়ে খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিল করে নিয়মিত করার সুযোগ দেওয়া হয়। ওই সময় প্রায় ২৩ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিল করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে চলমান ঋণের ক্ষেত্রে ৩ বছর একাদিক্রমে নিয়মিত ঋণ পরিশোধ সাপেক্ষে ৩য় বছরান্তে ভালো ঋণ গ্রহীতার হিসাবের বিপরীতে উক্ত বছরে আদায়কৃত সুদ বা মুনাফার কমপক্ষে ১০ শতাংশ অব্যাহতি রিবেট দিতে হবে। পরবর্তী বছরগুলোতে ভালোগ্রহীতা হিসেবে চিহ্নিত থাকলে এ সুবিধা অব্যাহত রাখতে হবে। এদের ক্ষেত্রে প্রয়োজন হলে বর্ধিত ঋণ সুবিধাও প্রদান করতে হবে। একইভাবে তলবী ও মেয়াদি ঋণ গ্রহীতাদের ক্ষেত্রেও এসব সুবিধা দিতে হবে। এছাড়া ব্যাংকগুলো বার্ষিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ভালো ঋণগ্রহীতাদের পুরস্কৃত করে সামাজিকভাবে মর্যাদা সম্পন্ন বিবেচনা করার মাধ্যমে উত্সাহিত করতে হবে। প্রজ্ঞাপনে ভালো ঋণগ্রহীতাদের প্রণোদনা প্রদান প্রসঙ্গে বলা হয়েছে ব্যাংকের ঋণ আদায় ও দেশের ব্যবসাবাণিজ্য সচল রাখার স্বার্থে বাংলাদেশ ব্যাংকে বিভিন্ন সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতাদের জন্য ঋণ পুনঃতফসিল পুনর্গঠনসহ বিভিন্ন নীতিমালা প্রণয়ন করে থাকে। এসব সুবিধার পাশাপাশি ব্যাংকগুলো নিজস্ব নীতিমালার আলোকেও তাদের গ্রাহকদের বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করছে। কিন্তু ভালো ঋণগ্রহীতাদেরকে উত্সাহিত করার জন্য কোন ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা প্রদান করার নীতিমালা নেই। এ প্রেক্ষিতে দেশে উন্নত ঋণ সংস্কৃতি গড়ে তোলার লক্ষ্যে যারা নিয়মিত ঋণ পরিশোধ করেন তাদেরকে অতিরিক্ত কিছু সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে উত্সাহিত করার প্রয়োজন রয়েছে। তাই ভালো ঋণগ্রহীতাদের চিহ্নিত করে তাদেরকে প্রণোদনা প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6584.csv b/Bangla_fin_news_articles/6584.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1ec08122c00c0e056e079ba0ad5ab6c4bb73d1d5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6584.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6584,মানববর্জ্যের জৈবসার কৃষিতে ভূমিকা রাখতে পারে,2015-03-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে মানববর্জ্য থেকে জৈবসার উত্পাদন করে তা কৃষিক্ষেত্রে ব্যবহার করার ব্যাপক সম্ভাবনা আছে। এ জৈবসার আমাদের কৃষিক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞরা। তারা মনে করেন সরকার ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে এ ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করা সম্ভব। তবে এর জন্য ব্যাপক সচেতনতা পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন প্রয়োজন। গতকাল বুধবার লালমাটিয়ায় এ বিষয়ে এনজিও ফোরাম আয়োজিত এক গবেষণাপত্র প্রকাশ উপলক্ষে কর্মশালায় এসব মতামত ব্যক্ত করেন তারা। ভ্যালু অ্যাট দ্য অ্যান্ড অব দ্য স্যানিটেশন ভ্যালু চেইন শীর্ষক গবেষণাপত্র প্রকাশ অনুষ্ঠানে ছয়টি উপস্থাপনার মাধ্যমে মানববর্জ্য ব্যবহার করে জৈবসার উত্পাদন ব্যবহার ও প্রতিবন্ধকতা এবং সম্ভাবনার কথা জানানো হয়। ব্র্যাক ওয়াশ প্রোগ্রাম ও আইআরসি নেদারল্যান্ডসএর অর্থায়নে গবেষণা পরিচালিত হয়। গবেষণা পরিচালিত হয় ইউনিভার্সিটি অব লিডস ইউকে বুয়েট এনজিও ফোরাম ফর পাবলিক হেলথ ও ইন্টারন্যাশনাল ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট ইমি শ্রীলঙ্কা দ্বারা। ময়মনসিংহ খুলনা ফেনী ও নোয়াখালীর ৪টি উপজেলায় ভালুকা ফুলতলা ছাগলনাইয়া সেনবাগ এ গবেষণা পরিচালিত হয়। গবেষণায় ১৪৪০টি পরিবারের মধ্যে ব্র্যাক ওয়াশ প্রদত্ত সিঙ্গেল পিট ল্যাট্রিন ব্যবহারকারীদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এদের কাছ থেকে কিভাবে এ ল্যাট্রিন ব্যবহার হয় পিট ভর্তি হতে কত সময় লাগে পিট পরিষ্কারের খরচ ইত্যাদি তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এর পর দুই উপজেলায় ভালুকা ও ফুলতলা বিভিন্ন ধরনের পাম্পের সাহায্যে কিভাবে সহজে পিট পরিষ্কার করা যায় সে ব্যাপারে গবেষণা চালানো হয়েছে। এরপর দেশের ৫টি উপজেলা থেকে পিটবর্জ্য মানববর্জ্য সংগ্রহ করে সার তৈরি করা হয়। রাজেন্দ্রপুরের একটি সার কারখানায় এ গবেষণা করা হয়। উত্পাদিত সার ব্যবহার করে বুয়েটএ পালংশাকএর উত্পাদন পরীক্ষা করা হয় ও আশানুরূপ ফল পাওয়া যায়। এছাড়া গবেষক দল বাংলাদেশে জৈব সারের অবস্থা মানববর্জ্যভিত্তিক জৈবসারের সম্ভাবনা সরকারি উদ্যোগএর অভাব নিয়মতান্ত্রিক জটিলতা ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ ও তা উপস্থাপন করেন। গ্রামাঞ্চলে মানববর্জ্যের সঠিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা রোগজীবাণুর বিস্তার রোধ করা মানববর্জ্যের প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে সারএ রূপান্তর করা তাদের গবেষণার উদ্দেশ্য বলে তারা জানান । গবেষক দল ডায়াফ্রাম পাম্প ব্যবহারের মাধ্যমে সহজে পিট ল্যাট্রিন পরিষ্কার করা প্রক্রিয়ায় উত্পন্ন সার নিরাপদ ও মাটির পুষ্টিমান বৃদ্ধিতে সহায়ক বিধায় তা ব্যবহারে সবাইকে উত্সাহিত করা এ সারের জন্য অঞ্চলভিত্তিক সাপ্লাই চেইন গড়ে তোলা সরকারকে সারের লাইসেন্সিং ও রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সহজ করে সংশ্লিষ্টদের এ কাজে উত্সাহিত করার সুপারিশ করে। উল্লেখ্য ২০১৩ সালের মে মাস থেকে ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ২২ মাস এ গবেষণা চলে। অনুষ্ঠানে নেদারল্যান্ডসের পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার ফাস্ট সেক্রেটারি কার্নেল ডিগ্রোট ব্র্যাকের ওয়াটার স্যানিটেশন এন্ড হাইজেনিক বিভাগের প্রতিনিধি মিলন ক্রান্তি বড়ুয়া লিডস ইউনিভার্সিটির প্রতিনিধি ড. মিলার অ্যারোনসো কামারগো ভ্যালিরো বক্তব্য রাখেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6585.csv b/Bangla_fin_news_articles/6585.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f297571fc8736c5fb60011729a8b2cd38a472842 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6585.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6585,টানা দরপতনে পুঁজিবাজার,2015-03-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা ৫ কর্মদিবস ধরে পুঁজিবাজারে বেশিরভাগ শেয়ারের দরপতন চলছে। কমে আসছে সার্বিক মূল্য সূচক। এ সময়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ২০৭ পয়েন্ট। বাজার সংশ্লিষ্টরা সাম্প্রতিক বাজার পতনে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাকে দায়ী করছেন। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গতকাল বুধবার লেনদেন শুরুর পর পর ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক ৮৬ পয়েন্ট কমে গেলেও পরে কিছুটা উঠে আসে। তাই দিনের শুরুতে বড় দরপতনের আশঙ্কা দেখা দিলেও শেষ দিকে এসে কিছুটা রক্ষা পেয়েছে। গতকাল দরপতনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল সিমেন্ট খাত। হোলসিমের সাথে লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের একীভূতকরণের বিষয়ে সংশয় সৃষ্টি হওয়ার খবরে লাফার্জের শেয়ারদর ব্যাপকভাবে কমেছে। গতকাল এ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে প্রায় ৮ শতাংশ। এমনকি পুরো সিমেন্ট খাতেই বড় রকম দরপতন হয়েছে। তবে গতকাল দরবৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল ব্যাংকিং খাত। গতকাল এ খাতের বেশিরভাগ কোম্পানিরই শেয়ারদর বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩১৩ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৪টির কমেছে ১৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪১ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৫৬৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ২১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫টির কমেছে ১৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6586.csv b/Bangla_fin_news_articles/6586.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..052df2573da8f1c7f0c4d135bebf724396f2366a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6586.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6586,শুল্ক ফাঁকি সিদ্ধিরগঞ্জে গুদাম সিলগালা,2015-03-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বন্দরনগরী নারায়নগঞ্জের শিমরাইলে মুনস্টার মার্কেটিং নামে একটি বিপণন কোম্পানির বিরুদ্ধে শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ উঠেছে। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের উত্পাদিত কসমেটিক্স সামগ্রী বিভিন্ন বিদেশি নামকরা ব্র্যান্ডের নামে বিপণনের প্রমাণও পাওয়া গেছে। সমপ্রতি শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ হাতেনাতে এমন অনিয়ম উত্ঘাটন করার পর প্রতিষ্ঠানটির গুদাম সিলগালা করে দেয়। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির মালিক বেলায়েত হোসেন বেলালের বিরুদ্ধে শুল্ক আইনে মামলা করা হয়েছে। শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ জানিয়েছে আমদানিকৃত পণ্যের বাজারমূল্য প্রায় ২০ লাখ টাকা। আর এর মাধ্যমে প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ শুল্ক ফাঁকি দেয়া হয়েছে। এছাড়া বিদেশি ব্র্যান্ডের নামে উত্পাদিত পণ্য ক্রয়ে ভোক্ত প্রতারিত হওয়া ও তা জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি বলেও মনে করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6587.csv b/Bangla_fin_news_articles/6587.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fdef50f855b156a2b8434bfe45ff34587ded0ebd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6587.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6587,অবরোধহরতালের কোনো কার্যকারিতা নেই অর্থমন্ত্রী,2015-03-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন হরতাল অবরোধের নামে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া যা করছেন তা ননসেন্স। এই অবরোধহরতালের কোনো কার্যকারিতা নেই। মানুষ এ সব আর মাথায় নেয় না। বুধবার হেয়ার রোডস্থ অর্থমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে ঢাকায় সফররত ডেনমার্কের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সহযোগিতা বিষয়ক মন্ত্রী মোগেন্স জেনসেনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মোগেন্স জেনসেন বলেন চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতায় সবাই উদ্বিগ্ন। তবে সরকারের ওপর আমাদের আস্থা আছে। তারা তাদের অভ্যন্তরীণ সমস্যার সমাধান নিজেরাই করতে পারবেন বলে মনে করে ডেনমার্ক সরকার। তবে দেশের উন্নয়নের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা জরুরি। চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের আলোচনা করা উচিত। অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরকারের কাজ করা উচিত বলেও তিনি উল্লেখ করেন। বৈঠকে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন এটা নিয়ে কথা হয়েছে। তারা তাদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন। আমিও আমাদের কথা তাকে বলেছি। ডেনমার্কের ওই মন্ত্রী বলেছেন এটা আপনাদের অভ্যন্তরীণ সমস্যা নিজেরাই সমাধান করুন। ডেনমার্কের সহযোগিতার বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশের জন্মলগ্ন থেকেই ডেনমার্ক বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে সহায়তা দিয়ে আসছে। তারা তাদের সাহায্যনীতিকে আরো আধুনিকায়ন করেছে। এর আওতায় আগামী ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ৫ বছরে ডেনমার্ক বাংলাদেশকে ৬০০ কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা দেবে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে দেশটির সরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6588.csv b/Bangla_fin_news_articles/6588.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..de41932449e9c5cfb248b1ccaec4ffac3c37e61f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6588.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6588,টানা দরপতনে পুঁজিবাজার,2015-03-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা পাঁচ কর্মদিবস ধরে পুঁজিবাজারে বেশির ভাগ শেয়ারের দরপতন চলছে। কমে আসছে সার্বিক মূল্যসূচক। এ সময়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ২০৭ পয়েন্ট। বাজারসংশ্লিষ্টরা সাম্প্রতিক বাজার পতনে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাকে দায়ী করছেন। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছেবুধবার লেনদেন শুরুর পরপর ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ৮৬ পয়েন্ট কমে গেলেও পরে কিছুটা উঠে আসে। তাই দিনের শুরুতে বড় দরপতনের আশঙ্কা দেখা দিলেও শেষ দিকে এসে কিছুটা রক্ষা পেয়েছে। দরপতনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল সিমেন্ট খাত। হোলসিমের সাথে লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের একীভূতকরণের বিষয়ে সংশয় সৃষ্টি হওয়ার খবরে লাফার্জের শেয়ারদর ব্যাপকভাবে কমেছে। বুধবার এ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে প্রায় ৮ শতাংশ। এমনকি পুরো সিমেন্ট খাতেই বড় রকম দরপতন হয়েছে। তবে দরবৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল ব্যাংকিং খাত। এ খাতের বেশির ভাগ কোম্পানিরই শেয়ারদর বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছেবুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৫ কমে ৪ হাজার ৪৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১৬ কমে ১ হাজার ৬৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩১৩ কোটি ৩৪ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৪টির কমেছে ১৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪১ কমে ১৩ হাজার ৫৬৬ দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ২১ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫টির কমেছে ১৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6589.csv b/Bangla_fin_news_articles/6589.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..87c0b82866e5d35bc31a20e7d623f3c687f1473d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6589.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6589,আবহাওয়া রাডার ব্যবস্থার নকশা প্রণয়নে অনুদান চুক্তি,2015-03-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আবহাওয়া রাডার ব্যবস্থার উন্নয়ন প্রকল্পের নকশা প্রণয়নে ২৪ মিলিয়ন জাপানি ইয়েন অর্থাত্ ১ কোটি ৮২ লাখ টাকার সমপরিমাণ অনুদান সহায়তা দেবে জাপান সরকার। এ বিষয়ে বুধবার বাংলাদেশ সরকার এবং জাপান সরকারের মধ্যে বিনিময় নোট এবং অনুদান চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরস্থ ইআরডি সম্মেলনকক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জাপান সরকারের পক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সিরো সাদোসিমা বিনিময় নোট এবং ঢাকায় নিযুক্ত জাইকার প্রতিনিধি মিকিও হাতেদা অনুদান চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। অন্য দিকে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন দুটিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় জানানো হয়মূল প্রকল্পটি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়ন হবে। আলোচ্য প্রকল্পের মাধ্যমে ঢাকার গাজীপুর ও রংপুরে অবস্থিত আবহাওয়া রাডার সিস্টেমের আধুনিকায়নসহ উক্ত রাডার দুটিকে আধুনিক ডপলার রাডার দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হবে। এর মাধ্যমে প্রাপ্ত আবহাওয়া সংক্রান্তর তথ্যউপাত্ত বিশ্লেষণপূর্বক মারাত্মক দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার আগাম সতর্কতা জারিসহ এর পূর্বাভাস প্রদানের সক্ষমতার উন্নয়ন ও শক্তিশালীকরণ করা হবে। চুক্তি অনুযায়ী উপস্থাপিত ডিটেইল ডিজাইন অংশটি দ্বারা শুধু মূল প্রকল্পের বিস্তারিত নকশা প্রণয়ন করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6590.csv b/Bangla_fin_news_articles/6590.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0a3e589d955cb082842e2d9c18a5d1cccf8150db --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6590.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6590,চীনা টেক্সটাইল কোম্পানির চট্টগ্রাম ইপিজেডে বিনিয়োগ,2015-03-18,অনলাইন ডেস্ক,চীনা কোম্পানি সানশাইন এক্সেসরিজ ম্যানুফ্যাকচারিং বিডি লিমিটেড চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকার কারখানা ভবনে একটি কাপড় ও ইন্টারলাইনিং শিল্প স্থাপন করতে যাচ্ছে। এ কারখানায় ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার বিনেয়াগের মাধ্যমে বার্ষিক ২ কোটি মিটার গ্রে ফেব্রিক ডাইড ফেব্রিক লাইনিং ও ইন্টারলাইনিং উত্পাদন করবে। এ উপলক্ষে সম্প্রতি ঢাকায় বেপজা নির্বাহী দপ্তরে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ ও সানশাইন এক্সেসরিজ ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের মধ্যে একটি লীজ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বেপজার সদস্য সৈয়দ নুরুল ইসলাম এবং সানশাইনের চেয়ারম্যান মিজ লিলি নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এসময় বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মুহম্মদ হাবিবুর রহমান খান সদস্য মো. আব্দুর রহমান এবং সচিব মো. শওকত নবী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।প্রেস বিজ্ঞপ্তি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6591.csv b/Bangla_fin_news_articles/6591.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..22861f025a648a5986a9499fea2cdeb69aa4727f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6591.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6591,বন্ড মার্কেটের উন্নয়নে প্রস্তাব দেবে স্টক এক্সচেঞ্জ,2015-03-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বন্ড মার্কেটের উন্নয়নে বাধা হিসেবে কাজ করছে আয়কর প্রক্রিয়া। বর্তমানে বন্ড কেনার সময়ই প্রস্তাবিত সুদের বিপরীতে অগ্রিম আয়কর দিয়ে দিতে হয়। পাশাপাশি স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য ব্রোকারেজ হাউজগুলোর কাছ থেকেও কর আদায় করা হয়। অগ্রিম আয়কর দেয়ার এ প্রক্রিয়া বন্ড বাজারের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর পথে বড় অন্তরায়। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে জানা গেছেবন্ড মার্কেটকে শক্তিশালী ও কার্যকর করতে আগামী বাজেট প্রস্তাবে আয়কর প্রক্রিয়া সংশোধনের প্রস্তাব দেবে স্টক এক্সচেঞ্জ। বন্ড মার্কেট উন্নয়নে সরকারও কিছু পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বন্ড হস্তান্তরের ওপর নির্ধারিত দেড় শতাংশ স্ট্যাম্প ডিউটি তুলে নেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ জন্য স্ট্যাম্প আইন সংশোধনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এতে সরকার কিছু রাজস্ব হারালেও তা কার্যকর বন্ড মার্কেট গঠনে ভূমিকা রাখবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেনট্রেজারি বন্ডের লট বড় হওয়াতে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা এখানে আসতে পারছেন না। তবে ট্রেজারি বন্ডগুলোতে ব্যাংক এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদেরই বিনিয়োগ করার কথা। কিন্তু তাদের খুব একটা আগ্রহ নেই। সরকারি বন্ডগুলোর সুদ তুলনামূলকভাবে কম হওয়া এর একটি কারণ। এ ছাড়া অগ্রিম আয়কর কেটে নেয়ার প্রক্রিয়া বিনিয়োগকারীদের নিরুত্সাতি করে। আয়কর অধ্যাদেশ অনুসারে বর্তমানে বন্ডহোল্ডারের কাছ থেকে তালিকাভুক্ত ট্রেজারি বিল ও বন্ডের সুদের ওপর ৫ শতাংশ হারে অগ্রিম আয়কর নেয়া হয়। অথচ বিনিয়োগকারী সুদ পান বন্ডের মেয়াদপূর্তির পর। তাই বিনিয়োগকারীরা বন্ড কেনায় আগ্রহ পান না। এ ছাড়া আয়কর অধ্যাদেশ অনুসারে ব্রোকারেজ হাউজের কাছ থেকে বন্ডের লেনদেনের ওপর দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ হারে কর সংগ্রহ করা হয়। এই হারও তুলনামূলক বেশি বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এসব বিষয় চিহ্নিত করে স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে আগামী বাজেটে সুপারিশ করা হবে। জানা গেছেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ট্রেজারি বন্ডগুলোর ইউনিটের কোনো লেনদেন হয় না। ২০০৫ সালের ১ জানুয়ারি ডিএসইতে সাতটি সরকারি ট্রেজারি বন্ড তালিকাভুক্ত করা হয়। তালিকাভুক্তির দিন ১ লাখ টাকায় একটি বন্ড ইউনিটের লেনদেন হয়। এর পর আর কোনো বন্ডের লেনদেন হয়নি। এরই মধ্যে শেয়ারবাজারে চার মেয়াদের ২২১টি সরকারি বন্ড তালিকাভুক্ত হয়েছে। এগুলোর মোট ইস্যুমূল্য ৫৫ হাজার ৫৬৩ কোটি টাকা। সম্প্রতি পুঁজিবাজারে ৫ ও ১০ বছর মেয়াদি ট্রেজারি সরকারি বন্ডের তালিকাভুক্তি এবং লেনদেনের সুযোগ বন্ধ করে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6592.csv b/Bangla_fin_news_articles/6592.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..139cae9f78dd0642791045bf5c31db208f6068ca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6592.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6592,লাফার্জহোলসিম এক হওয়া নিয়ে সংশয়,2015-03-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দুই সিমেন্ট কোম্পানি লাফার্জ ও হোলসিম একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়া নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। হোলসিম জানিয়েছেকোম্পানিটির বর্তমান কাঠামো অনুসারে ফরাসি কোম্পানি লাফার্জের সঙ্গে একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়া চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। মূলত হোলসিমের এ ঘোষণার কারণে বিশ্বের সিমেন্ট খাতের মেগা মার্জার হিসেবে আলোচিত এ প্রক্রিয়া নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হলো। গত বছরের এপ্রিলের ঘোষণা অনুযায়ী কোম্পানি দুটি এক হলে বিশ্বজুড়ে তাদের সমন্বিত বিক্রির পরিমাণ দাঁড়াবে চার হাজার কোটি ডলার। বাংলাদেশের বাজারেও কার্যক্রম রয়েছে কোম্পানি দুটির। এর মধ্যে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে লাফার্জ সুরমা। খবর বিবিসির। প্রতিবেদনে বলা হয়েছেগত সোমবার হোলসিমের পরিচালনা পর্ষদ আগের চুক্তি অনুযায়ী একীভূত হওয়ার বিপক্ষে অবস্থান নেয়ার কথা জানিয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে লাফার্জ কর্তৃপক্ষ একীভূত হওয়ার বিষয়ে আন্তরিক বলে জানিয়েছে। তবে বিদ্যমান চুক্তির কোনো শর্ত পরিবর্তন করা হবে না বলেও জানিয়েছে। এ দিকে গত বছরের এপ্রিলের ঘোষণা অনুযায়ী লাফার্জের শেয়ারহোল্ডাররা প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে একটি করে হোলসিম শেয়ার পাবেন। কিন্তু ওই সময়ের পর থেকে লাফার্জের শেয়ারের চেয়ে হোলসিমের শেয়ারের দাম অনেক বেড়ে গেছে। এ পরিস্থিতিতে হোলসিম নতুন করে শেয়ার বিনিময়ের বিষয়ে আলোচনা করতে চায়। একই সঙ্গে কোম্পানি পরিচালনার বিষয়েও কথা বলতে চায় হোলসিম কর্তৃপক্ষ। উভয় কোম্পানির মধ্যে সমান অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে একীভূতকরণের চুক্তি হয়েছিল। গত বছর ঘোষণা দেয়া হয়েছিলএকীভূত হওয়ায় ৬০ বিলিয়ন ডলারের নতুন এ কোম্পানিতে হোলসিমের শেয়ারহোল্ডারদের ৫৩ শতাংশ ও লাফার্জের শেয়ারহোল্ডারদের ৪৭ শতাংশ অংশীদারিত্ব থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6593.csv b/Bangla_fin_news_articles/6593.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a812378ac1bfbe3123f7ad0064a98f8e54c084ee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6593.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6593,হরতালঅবরোধে বাজেটের অর্ধেক ক্ষতি এফবিসিসিআই সভাপতি,2015-03-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ বলেছেন চলমান হরতালঅবরোধে যে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে তা চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ বাজেটের অর্ধেকেরও বেশি। মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে অনলাইন নিউজ পোর্টাল টাইমওয়াচ আয়োজিত অর্থনীতিতে রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাব শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই একটি চক্র অর্থনীতিকে ধ্বংসের পাঁয়তারা করছে। হরতালঅবরোধে চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ বাজেটের অর্ধেকেরও বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে যে ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব নয়। কাজী আকরাম বলেন মানববন্ধন সমাবেশ বিক্ষোভসহ নানা কর্মসূচি পালন করার পর ব্যবসায়ীরা আজ ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। আমরা আজ ভাগ্যাহত আশাহত। আমরা ভেঙে পড়েছি। সমাধানের কোনো পথ খুঁজে পাচ্ছি না। তাই আজ আমরা কান্না শুরু করেছি। অনুষ্ঠানে অ্যামচেম সভাপতি আফতাব উল ইসলাম রিহ্যাব সভাপতি আলমগীর শামসুল আলমীন পর্যটন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি জামিউল আহমেদ এসএমই ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আলী জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6594.csv b/Bangla_fin_news_articles/6594.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e0bdaeda2dcc4e0c2b6fff83d5ce1b408bcd098a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6594.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6594,ডিএসইর সূচক সাড়ে চার হাজারের নিচে,2015-03-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা চার কর্মদিবস ধরে পুঁজিবাজারে দরপতন হচ্ছে। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ৫৮ পয়েন্ট কমেছে। এতে সূচক নেমে এসেছে সাড়ে চার হাজারের নিচে। এদিকে আজ বাজারে লেনদেনকৃত ৩০৬টি কোম্পানির মধ্যে ৭৭ শতাংশ কোম্পানিরই শেয়ারদর কমেছে।বাজার বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে ডিএসইতে দর হারানোর শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে ৫টিই ব্যাংকিং খাতের। ব্যাংকগুলো হচ্ছে ট্রাস্ট ব্যাংক আলআরাফাহ ইসলামী ব্যাংক সাউথইস্ট ব্যাংক ডাচবাংলা ব্যাংক এবং মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক। এর মধ্যে ট্রাস্ট ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ১৩ দশমিক ৭ শতাংশ। আলআরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারদর কমেছে ৯ দশমিক ৫২ শতাংশ। তবে দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে উঠে এসেছে ব্যাংকিং খাতের এসাইবিএল। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫৮ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৮৯ কোটি ৭১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩৫ কোটি ৯৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪২টির কমেছে ২৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৫৬ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৭০৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৫টির কমেছে ১৬৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সরকারি ছুটি রয়েছে। এজন্য উভয় পুঁজিবাজারের লেনদেন বন্ধ থাকবে। আগামীকাল বুধবার থেকে যথারীতি লেনদেন শুরু হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6595.csv b/Bangla_fin_news_articles/6595.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4f4be7a795e9c095c7af0b648a0c0f2ad9e0577b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6595.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6595,মজুরি নিয়ে হতাশ দেশের চা শ্রমিক,2015-03-16,নূরুল মোহাইমীন মিল্টন কমলগঞ্জ মৌলভীবাজার সংবাদদাতা,চা শ্রমিকদের বহু কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়ন নির্বাচনের ৮ মাস অতিবাহিত হতে চললেও চা শিল্পে নিয়োজিত শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি না পাওয়ায় হতাশা ব্যক্ত করছেন শ্রমিকরা। দুবছর অন্তর চা শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির কথা থাকলেও ২০০৯ সালের পর আর কোনো চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়নি। এককভাবেই মালিকপক্ষ সর্বশেষ চা শ্রমিকদের সর্বোচ্চ মজুরি ৬৯ টাকা নির্ধারণ করে। চা শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি চিকিত্সা বাসস্থানসহ আনুষঙ্গিক সুযোগসুবিধা বৃদ্ধির দাবি নিয়ে দীর্ঘ আন্দোলনসংগ্রামের পর নির্বাচিত শ্রমিক ইউনিয়ন নেতারা মাসিক চাঁদা আদায়ে ব্যস্ত থাকলেও মজুরি বৃদ্ধির বিষয়ে তারা সক্রিয় নন বলে শ্রমিকদের অভিযোগ। বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায় প্রতি দুই বছর অন্তর চা শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি করা হয়। সর্বশেষ ২০০৯ সালের ১লা সেপ্টেম্বর চা শ্রমিকদের মজুরি এক্লাস বাগানে দৈনিক ৪৮ টাকা বি ক্লাস বাগানে ৪৬ টাকা এবং সিক্লাস বাগানে দৈনিক ৪৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। বাংলাদেশ চা এসোসিয়েশন বিটিএ এবং চা শ্রমিক ইউনিয়নের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির মাধ্যমে নির্ধারিত উল্লিখিত মজুরির মেয়াদ ছিল ২০১১ সালের ৩১ আগষ্ট পর্যন্ত। ২০১১ সালের ৩১ আগষ্টচা শ্রমিকদের মজুরি সংক্রান্ত চুক্তির মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর চা শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ দানা বাঁধতে শুরু করলে মালিকপক্ষ ৪৮ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ৫২ টাকা ৬২ টাকা এবং সর্বশেষ সর্বোচ্চ মজুরি ৬৯ টাকা নির্ধারণ করেন। মালিকপক্ষের নির্ধারিত ৬৯ টাকা হিসাবে শ্রমিকরা এখনো মজুরি পাচ্ছেন। চা শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধিসহ দাবিদাওয়া বাস্তবায়নে চা শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচন নিয়ে শ্রমিক নেতারা আন্দোলন শুরু করলে ২০১৪ সালের ১০ আগষ্ট দেশের ৫টি জেলার ২০টি উপজেলার ৭টি অঞ্চলে ২২৭টি চা বাগানে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের মাখন লাল কর্মকার সভাপতি ও রামভজন কৈরী সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। কমিটি নির্বাচিত হওয়ার ৮ মাস অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত এক টাকাও মজুরি বৃদ্ধি হয়নি। চা শ্রমিক নেতা ও ইউপি সদস্য সীতারাম বিন বলেন নির্বাচিত কমিটি লেবার হাউস সংস্কারের নামে প্রথম দফা শ্রমিকদের কাছ থেকে মাসিক চাঁদা ৪০ টাকা ও পরে নিয়মিত ১০ টাকা হারে আদায় করে নিচ্ছে। কিন্তু মজুরি বৃদ্ধিসহ চা শ্রমিকদের কল্যাণে বাস্তবে কোনো কাজ করছে না। চা শ্রমিক সংঘের মৌলভীবাজার জেলা কমিটির আহ্বায়ক রাজদেও কৈরী বলেন বর্তমান দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে ৫ সদস্যের চা শ্রমিক পরিবারের দৈনিক ৩০০ টাকা হিসাবে মজুরি বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়েছে। বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের কোচেয়ারপার্সন মাগুরছড়া খাসিয়াপুঞ্জির মান্ত্রী জিডিসন প্রধান সুচিয়ান বলেন আমাদের হাজার হাজার হেক্টর জমি চা বাগানের দখলে রয়েছে। অথচ চা বাগানের সব জমিতে চা চাষ করছে না। চা শিল্পের সাথে জড়িত কয়েক লাখ শ্রমিকের গত দুতিন বছরে এক টাকাও মজুরি বাড়েনি। এটি চা শ্রমিকদের জন্য অতীব দুঃখের বিষয়। চা শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রামভজন কৈরী ইত্তেফাককে বলেন চা শ্রমিকদের কাছ থেকে নিয়মিত মাসিক ১০ টাকা হারে যে চাঁদা উত্তোলন হচ্ছে সেটি শ্রমিকদের কল্যাণে প্রশাসনিক ও অফিস পরিচালনার জন্য ব্যয় হবে। মজুরি বৃদ্ধির বিষয়ে ইতিপূর্বে বিটিএর সাথে চা শ্রমিক ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দের ১ম দফা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে হরতালঅবরোধসহ বিভিন্ন কারণে কার্যক্রমে ব্যাঘাত সৃষ্টি হচ্ছে এবং মজুরি বৃদ্ধির বিষয়টি আলোচনাধীন রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6596.csv b/Bangla_fin_news_articles/6596.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9163be4fd64ceb5bea4e484fe9c79500a7401351 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6596.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6596,সিএসইর নামে ফেসবুকে ভুয়া পেজ বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি,2015-03-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই নামে পরিচালিত সাতটি ভুয়া ফেসবুক পেজ বন্ধ করার অনুরোধ জানিয়ে বিটিআরসিকে চিঠি দিয়েছে সিএসই ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। সিএসই এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয়েছেফেসবুকে সিএসইর অফিসিয়াল পেজ উদ্বোধনের পরই ভুয়া পেজগুলো বন্ধের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ জন্য বিটিআরসিকে ভুয়া পেজগুলো বন্ধের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এ পেজগুলো ব্যবহার করে বিনিয়োগকারীদের ভুল ও মিথ্যা তথ্য পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে যাতে তাদের বিনিয়োগ ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। এ অবস্থায় ভুয়া পেজগুলো বন্ধ করা জরুরি হয়ে পড়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে চিঠি দেয়া হয়েছে। আশা করছি এ পেজগুলো বন্ধে বিটিআরসি খুব দ্রুত পদক্ষেপ নেবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6597.csv b/Bangla_fin_news_articles/6597.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..09e828e0b3b7d8843f7f1849a98f6832651ec635 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6597.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6597,ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২৩ শতাংশ,2015-03-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তিন কর্মদিবস ধরে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দরপতন হয়েছে। সঙ্গে কমে এসেছে লেনদেনের পরিমাণও। রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ২৫৩ কোটি টাকার যা আগের দিনের তুলনায় প্রায় ২৩ শতাংশ কম। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বাজারের ওপর। এতে দিনদিন সূচক ও লেনদেন কমে যাচ্ছে। লেনদেনের কেন্দ্রে ছিল শাহজিবাজার ও মবিল যমুনা। এ দুই কোম্পানি ঘিরে লেনদেন হয়েছে ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ১৬ শতাংশ।এ দিকে দরহারানোর ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা ছিল ব্যাংকিং খাতের। শীর্ষ দর হারানো ১০ কোম্পানির মধ্যে চারটিই ছিল ব্যাংকিং খাতের। কোম্পানিগুলো হলোপূবালী ব্যাংক ব্যাংক এশিয়া উত্তরা ব্যাংক এবং ন্যাশনাল ব্যাংক। এ ছাড়া ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলো ১ দশমিক ৬০ শতাংশ শেয়ারদর হারিয়েছে। তথ্যে দেখা গেছে রবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২০ কমে ৪ হাজার ৫৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৫ কমে ১ হাজার ৭০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫৩ কোটি ৭৩ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৭৪ কোটি ৩২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ১৭৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৭৯ কমে ১৩ হাজার ৮৬৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ২২ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৬টির কমেছে ১৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের দর। এ দিকে ডিএসই সূত্রে জানা গেছেপ্রকৌশল খাতের কোম্পানি ইস্টার্ন কেবলসের শেয়ারদর বাড়ার কোনো কারণ নেই। শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চেয়ে ডিএসইর পাঠানো নোটিসের পরিপ্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। বিশ্লেষণে দেখা গেছেগত ৫ কার্যদিবসের মধ্যে মাত্র ১ দিন শেয়ারটির দর কমেছে। এ সময়ে শেয়ারটির দর ১১৮ টাকা ৬০ পয়সা থেকে বেড়ে ১৩৯ টাকা ১০ পয়সা পর্যন্ত হয়। অর্থাত্ শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ২০ টাকা ৫০ পয়সা বা ১৭ দশমিক ২৮ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6598.csv b/Bangla_fin_news_articles/6598.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05bcb8dd5ece7c80038691e39567d075471cb935 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6598.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6598,লালমাইময়নামতি পাহাড়ে চা চাষের উজ্জ্বল সম্ভাবনা,2015-03-15,মো লুত্ফুর রহমান কুমিল্লা প্রতিনিধি,দেশের অন্যতম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যসমৃদ্ধ কুমিল্লার ঐতিহ্য ময়নামতি ও লালমাই পাহাড়ে রয়েছে চা চাষের উজ্জ্বল সম্ভাবনা। এখানকার জলবায়ু বৃষ্টিপাত মাটি ও আবহাওয়া চা চাষের জন্য যথেষ্ট সহায়ক। ময়নামতি ও লালমাই পাহাড়ে চা চাষ করে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের সম্ভাবনা রয়েছে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় অনুসন্ধান চালিয়ে বিগত সময়ে একটি বিশেষজ্ঞ দল চা বোর্ডের কাছে লালমাইময়নামতি পাহাড়ে চা চাষের এমনই সম্ভাবনার বিষয় তুলে ধরে বলে জানা গেছে। কিন্তু দীর্ঘ বছরেও এ বিষয়ে কোন পদক্ষেপ লক্ষ্য করা যায়নি। কুমিল্লা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের একটি সূত্র জানায় দেশে চা চাষের অনুকূল এলাকায় চা বাগান তৈরির উদ্দেশ্যে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য চা বোর্ড ১৯৯৮৯৯ সালে দেশের বিভিন্ন স্থানে অনুসন্ধান কার্যক্রম চালায়। ওই সময় পার্বত্য অঞ্চলের তিনটি জেলাসহ কুমিল্লার ময়নামতি ও লালমাই পাহাড়ে চা চাষের সম্ভাবনা রয়েছে মর্মে বিশেষজ্ঞ দল চা বোর্ডকে অবগত করে। এছাড়া চা বোর্ডের প্রকল্প উন্নয়ন ইউনিট গবেষণা ইনস্টিটিউট ও চা বিজ্ঞানীরা চা বোর্ডকে এ পাহাড়ে চা চাষের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে। সূত্র আরও জানায় ময়নামতি ও লালমাই পাহাড়ের নিকটবর্তী ভারতের ত্রিপুরায় উন্নতমানের চা এর সফল চাষ হচ্ছে তাই প্রাকৃতিক পরিবেশের সমতার কারণে কুমিল্লায়ও চা চাষের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ বছরেও এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। পরিবেশবিদ ও বিশিষ্টজনেরা বলছেন গত কয়েক দশকে সংঘবদ্ধ ভূমিদস্যু চক্র ময়নামতিলালমাই পাহাড় কেটে প্রকাশ্যে মাটি বিক্রির মাধ্যমে পাহাড়ের অবয়ব বিনষ্ট করে চলছে। এছাড়া জাল ভুয়া দলিলখতিয়ান সৃজন করে যোগসাজশে ঐতিহ্যবাহী এ পাহাড়ী এলাকার অনেক ভূমি নিজেদের নামেবেনামে কাগজপত্র করে নিয়েছে। ময়নামতিলালমাই পাহাড়ে কর্তৃপক্ষ উন্নতমানের চা উত্পাদনের উদ্যোগ নিলে পাহাড়টি রক্ষাসহ অসংখ্য নারীপুরুষের কর্মসংস্থান হবে বলে তারা আশা প্রকাশ করছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6599.csv b/Bangla_fin_news_articles/6599.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e2afa329ef7eac7f53b9871190e938e441c3b93c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6599.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6599,কারখানা সংস্কারে ব্যর্থ হলে অর্ডার বাতিল,2015-03-15,রিয়াদ হোসেন,গার্মেন্টস কারখানা পরিদর্শনের পর সমস্যা চিহ্নিত করে তা সংশোধনের সময়সীমা ঠিক করে দেয়া হলেও অনেক কারখানা তা করছে না বলে মনে করছে অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স। যথাসময়ে কারখানার সংস্কার কাজ শেষ করতে ব্যর্থ হলে এসব কারখানার সাথে ব্যবসা করবে না বলে হুমকি দিয়েছে ইউরোপ ও আমেরিকার ক্রেতাদের এ দুটি জোট। ইতিমধ্যে অ্যাকর্ডের পক্ষ থেকে বেশকিছু কারখানাকে চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানিয়ে দেয়া হয়েছে। আর অ্যালায়েন্স এক বিবৃতিতে জানিয়েছে সংস্কারের তাগিদ দেয়ার পরও কারখানার নিরাপত্তা ব্যবস্থার মানের উন্নয়ন না হলে তাদের সাথে ব্যবসা বন্ধ করে দেয়া হবে। অবশ্য মালিকপক্ষ বলছেন ছোটখাট ত্রুটি সংশোধন করা হলেও বিশাল ব্যয়ের সংস্কার কাজে দেরি হচ্ছে। অ্যাকর্ডঅ্যালায়েন্স সংস্কারে অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি করলেও কার্যত তা করছে না বলেও তারা অভিযোগ তোলেন। অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের পরিদর্শনকালে কারখানার কমপ্লায়েন্সের ক্ষেত্রে যে ত্রুটি পাওয়া য়ায় তা সংস্কারে বিভিন্ন মেয়াদের ভিন্ন ভিন্ন সময় বেঁধে দেয়া হয়। পুনঃপরিদর্শনের পর সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে হালনাগাদ প্রতিবেদন অ্যাকর্ডের ওয়েবসাইটে সস্প্রতি প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে পরিদর্শনের পর ৭৩টি কারখানাকে চিঠি দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১৩টি কারখানা কমপ্লায়েন্সের মানে উন্নীত হতে পারেনি। ওই প্রতিবেদনে বলা হয় এর পরও যদি কারখানাগুলো কমপ্লায়েন্সের উন্নতি না করে তাহলে বিভিন্ন ব্র্যান্ড ওই কারখানার সাথে ব্যবসা করবে না। সেই সঙ্গে ওইসব কারখানার তালিকা অ্যাকর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। অন্যদিকে পরিদর্শনকৃত কারখানাগুলোর সংস্কার কার্যক্রমের অগ্রগতি নিয়ে গত সপ্তাহে অ্যালায়েন্স বিবৃতি দিয়েছে। অ্যালায়েন্সের পরিচালনা পরিষদের প্রধান অ্যালেন টসার স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয় বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে কারখানার ভবন ও অগ্নি নিরাপত্তায় অগ্রগতি না হলে নীতিমালা অনুযায়ী ব্যবসা বন্ধ করে দেবে ব্র্যান্ডগুলো। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক এ কংগ্রেস ওম্যান বলেন কোন কারখানা থেকে পণ্য কেনার আগে অ্যালায়েন্সের স্বাক্ষরকারী ব্র্যান্ডগুলো পরিদর্শন প্রতিবেদন মূল্যায়ন করবে। আমাদের উদ্দেশ্য নিরাপদ গার্মেন্টস কারখানা যেখানে মালিকের কাছে তার শ্রমিকের নিরাপত্তা সবার আগে গুরুত্ব পাবে। তার বিবৃতিতে দেশের চলমান রাজনৈতিক সহিংসতার প্রসঙ্গও উঠে আসে। তিনি বলেন চলমান সহিংসতা আর অনিশ্চয়তার কারণে কারখানা পরিদর্শনের গতি মন্থর হয়ে গেছে। এতে আমরা উদ্বিগ্ন। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে সহিংসতা পরিহার করে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে বসা দরকার। অন্যদিকে কারখানার মালিকরা বলছেন কারখানার সংস্কার কাজে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করা ছোট ও মাঝারি পর্যায়ের উদ্যোক্তাদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। তুলনামূলক স্বল্প ব্যয়ের ত্রুটি সংশোধন করা হলেও ফায়ার ডোর স্প্রিঙ্কলার স্থাপনের মত বড় ব্যয়ের সংস্কার কাজে দেরি হচ্ছে। অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স এ ধরনের কারখানার সংস্কার কাজে দীর্ঘ মেয়াদে অর্থায়ন করবে বললেও কার্যত তারা তা করছে না। বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম ইত্তেফাককে বলেন অ্যাকর্ডঅ্যালায়েন্সের কথা আর কাজে মিল নেই। সংস্কার কাজে অর্থায়ন করবে বললেও তা করছে না। কিন্তু বড় বড় কথা বলে। অ্যালায়েন্সের বিষয় উল্লেখ করে তিনি বলেন প্রায় ৬শ কারখানার মধ্যে ৩টি কারখানা সংস্কারের জন্য টাকা পেয়েছে। তাতে সময় লেগেছে দুই বছর। অন্যদিকে অ্যাকর্ড কিছু কারখানাকে সংস্কারে অর্থায়ন করেছে বললেও আমাদের তা বলছে না। রানা প্লাজা ধসের পর আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তীব্র সমালোচনার প্রেক্ষিতে বিদেশি ব্র্যান্ডগুলো বাংলাদেশের কারখানা পরিদর্শন ও সংস্কারে সহায়তার উদ্যোগ নেয়। ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার ক্রেতা ব্র্যান্ডগুলোর উদ্যোগে অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স নামে গঠিত হয় আলাদা দুটি পরিদর্শন জোট। অ্যাকর্ড ১ হাজার ২শ ও অ্যালায়েন্স প্রায় ৬শ কারখানা পরিদর্শন ইতিমধ্যে সম্পন্ন করেছে। পরিদর্শনে বড় ধরনের ঝুঁকি চিহ্নিত হওয়ায় ইতিমধ্যে ৩০টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। অন্য কারখানাগুলোকে ত্রুটি সংশোধনে বিভিন্ন মেয়াদে সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6600.csv b/Bangla_fin_news_articles/6600.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3ef86644a824a94702658a6f7fb32454707f49fc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6600.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6600,কুয়েতে বাংলাদেশি পণ্যের মেলা ২৩ এপ্রিল,2015-03-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২৩ এপ্রিল কুয়েতে অনুষ্ঠিত হবে তিন দিনব্যাপী বাংলাদেশকুয়েত ট্রেড ফেয়ার। কুয়েতবাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি দ্বিতীয় বারের মত এ মেলার আয়োজন করছে। কুয়েতের ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ফেয়ার গ্রাউন্টে অনুষ্ঠেয় এ মেলার বিষয়ে শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে কুয়েতবাংলাদেশ চেম্বার। মেলার উদ্বোধনীতে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ কুয়েতের বাণিজ্যমন্ত্রী এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করছেন আয়োজকরা। রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে চেম্বারের সাধারণ সম্পাদক আবদুল মতিন ভূঁইয়া বলেন মেলায় বাংলাদেশের ১০০টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে গুরুত্ব পাবে জনশক্তি রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান ওষুধ শিল্প সিরামিক পাটজাত পণ্য ও হ্যান্ডি ক্রাফটস ব্যাংকবিমা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিষ্ঠান ফুড প্রোডাক্টস গার্মেন্টস শিল্প সব্জি রফতানি চামড়াজাত শিল্প রিয়েল এস্টেট পর্যটন শিল্প প্রভৃতি। মেলায় স্টল নেয়ার জন্য বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো ২০ মার্চ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবে। মেলার শেষ দিনে গালা নাইট অনুষ্ঠিত হবে বলেও জানানো হয়। যার আয়োজন করবে মেলার মিডিয়া পার্টনার বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলা। মেলার সুফল বর্ণনা করতে যেয়ে আবদুল মতিন ভূঁইয়া বলেন ২০১২ সালে যখন প্রথমবারের মতো এ মেলার আয়োজন করা হয়েছিল তখন কুয়েতে বাংলাদেশের রফতানি ছিল ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আর আমদানি ছিল এক বিলিয়ন ডলারের বেশি। কুয়েতে থেকে জ্বালানি তেল ও পেট্রোলিয়াম জাতীয় পদার্থ আমদানি করা হয়। বর্তমানে কুয়েতে বাংলাদেশের রফতানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫ মিলিয়ন ডলারের বেশি। সংবাদ সম্মেলনে চেম্বারের সভাপতি হাবিবুর রহমান এটিএন বাংলার উপদেষ্টা মীর মোতাহের হোসেন পরিচালক মনিরুল ইসলাম কুয়েতবাংলাদেশ চেম্বারের সহসভাপতি জাহিদুর রহমান যুগ্মসম্পাদক মো. মহসীন অর্থ সম্পাদক ফরিদ আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6601.csv b/Bangla_fin_news_articles/6601.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28a31f5254785fdb61cead07fceae3d963ac43f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6601.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6601,কারখানা পরিদর্শনে বাধা দেয়ার অভিযোগ আইএলও’র,2015-03-13,রিয়াদ হোসেন,গার্মেন্ট কারখানার নিরাপত্তা ত্রুটি পরিদর্শনে মালিকপক্ষ বাধা দিচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও। সংস্থাটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে কিছু কারখানা কর্তৃপক্ষ পরিদর্শক দলকে কারখানায় ঢুকতে দিচ্ছে না। অন্যদিকে পরিদর্শক দলের হাতে থাকা ঠিকানা অনুযায়ী বেশকিছু কারখানা খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। গতকাল বৃহস্পতিবার শ্রম মন্ত্রণালয়ে এক বৈঠকে সংস্থাটির পক্ষ থেকে এমন অভিযোগ তোলা হয়েছে। অন্যদিকে বৈঠকে পোশাক কারখানা সংস্কার প্রক্রিয়ায় সমন্বয়হীনতা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। তারা মনে করেন এক কারখানায় একাধিকবার পরিদর্শনে উত্পাদন কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে। এছাড়া কারখানা ভবনের কাঠামো উন্নয়ন তদারকিতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের রাজউক সক্ষমতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তারা। গার্মেন্ট কারখানার সার্বিক বিষয় দেখভালের লক্ষ্যে গঠিত ত্রিপক্ষীয় কমিটির ন্যাশনাল ট্রাইপার্টিয়েট প্ল্যান অব অ্যাকশন এনটিপিএ ওই বৈঠকে মালিক শ্রমিক প্রতিনিধি ও সরকারের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন। সরকার মালিকপক্ষ ও আইএলওর সমন্বয়ে ওই কমিটি গঠিত হয়েছে। কারখানার অগ্নি ভবনের কাঠামো ও বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন করছে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার ক্রেতা জোট অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স। বিজিএমইএ ও বিকেএমইএর সদস্য কিন্তু এ দুটি জোটের পরিদর্শনের আওতার বাইরে এমন ১ হাজার ৩৫৫টি কারখানা পরিদর্শন করছে ত্রিপক্ষীয় কমিটি। আইএলওর অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে শ্রম সচিব মিকাইল শিপার ইত্তেফাককে বলেন কিছু মালিক পরিদর্শনে অনীহা প্রকাশ করেছেন বলে আইএলও বলেছে। তবে সুনির্দিষ্ট করে কোন কারখানার নাম বা সংখ্যা তারা বলেনি। মালিকপক্ষ এ ধরনের অনীহা দেখালে হবে না। কেননা ওই সব কারখানাকে একটি সাধারণ মানের স্ট্যান্ডার্ড অধীনে আসতে হবে। তবে তিনি বলেন কিছু কারখানা ইতিমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। আবার কিছু কারখানা স্থানান্তর হওয়ায় পরিদর্শক দল হয়তো তাদের পায় নি। তবে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএর সদস্য নয় এমন রপ্তানিমুখী কারখানা কীভাবে পরিদর্শনের আওতায় আনা যায় তাও ভাবা হচ্ছে। বৈঠক শেষে বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম ইত্তেফাককে বলেন শিগগিরই বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব কারখানার হালনাগাদ তালিকা বর্তমান ঠিকানাসহ পরিদর্শক দলকে দেয়া হবে। বৈঠকে অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশে আইএলওর কান্ট্রি ডিরেক্টর শ্রীনিবাস রেড্ডি সরকারি কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের প্রধান পরিদর্শক সৈয়দ আহমেদ বিকেএমইএর পরিচালক মনসুর আহমেদ ফায়ার সার্ভিস ও রাজউকের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। জানা গেছে ইতিমধ্যে অ্যাকর্ড ১ হাজার ১৮৩টি ও অ্যালায়েন্স ৬৪৭টি কারখানা পরিদর্শন সম্পন্ন করেছে। বর্তমানে ওই সব কারখানার সংস্কার কাজ চলমান রয়েছে। কারখানা পরিদর্শন পরবর্তী অগ্রগতি নিয়ে ইতিমধ্যে বিজিএমইএর সাথে আলাদাভাবে বৈঠক করেছে অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স। ওইসব বৈঠকে পরিদর্শন পরবর্তী সংস্কার কাজে কারখানাগুলো আগ্রহ দেখাচ্ছে না বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ১৪টি কারখানাকে সতর্ক করে চিঠি দিয়েছে অ্যাকর্ড। তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ওইসব কারখানা সময়মত সংস্কার কাজ সম্পন্ন না করলে তাদের সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করা হবে। অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকেও একই ধরনের প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে কারখানার মালিকপক্ষ বলছেন কারখানা সংস্কারে অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স আর্থিক সহায়তা করবে বললেও কার্যত তারা তা করছে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6602.csv b/Bangla_fin_news_articles/6602.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..693d15b2d5ba77c0317370bbabc5ae048d5cf69a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6602.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6602,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩ ব্যাংক নগদ লভ্যাংশ দিতে পারবে না,2015-03-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চাহিদা অনুযায়ী সঞ্চিতি সংরক্ষণে ব্যর্থ হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের নগদ লভ্যাংশ দিতে পারবে না পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত তিন বাণিজ্যিক ব্যাংক। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছেসংশোধিত ব্যাংক কোম্পানি আইনের ২২ ধারা অনুযায়ী তারা নগদ লভ্যাংশ দিতে পারবে না। ২২ ধারায় বলা হয়েছেপ্রাথমিক ব্যয় সাংগঠনিক ব্যয় শেয়ার বিক্রি ও দালালির কমিশন লোকসান এবং অন্যান্য ব্যয়সহ মূলধনী ব্যয়ে পরিণত হওয়া সব ব্যয় সম্পূর্ণভাবে অবলোপন না করা হলে কোনো কোম্পানি নগদ লভ্যাংশ দিতে পারবে না। জানা গেছেবেসরকারি খাতের তিন ব্যাংকের মধ্যে দুটি ব্যাংকের সঞ্চিতি ঘাটতি রয়েছে। অপর ব্যাংকটি অন্যান্য সঞ্চিতি ঘাটতি না থাকলেও শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের বিপরীতে পর্যাপ্ত সঞ্চিতি সংরক্ষণ করতে পারেনি। ফলে আইন অনুযায়ীএ ব্যাংকগুলো ২০১৪ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দিতে পারবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6603.csv b/Bangla_fin_news_articles/6603.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..62ae3bc6b704637f097c9e5a8bcfbb8ce8df011c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6603.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6603,মিউচ্যুয়াল ফান্ডে লোকসান সঞ্চিতির শর্ত শিথিল,2015-03-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মিউচ্যুয়াল ফান্ডের বিনিয়োগে লোকসানের বিপরীতে সঞ্চিতি রাখার শর্ত শিথিল করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে মিউচ্যুয়ালফান্ডের ইউনিটের গড় মূল্য ক্রয়মূল্য তার বাজারমূল্য বা নিট সম্পদ মূল্যের যেকোনো একটির চেয়ে ৮৫ শতাংশের বেশি কমে গেলে ব্যাংকগুলোকে সঞ্চিতি রাখতে হবে না। কিন্তু ক্রয়মূল্য এর চেয়ে কম কমলে প্রযোজ্য হারে সঞ্চিতি রাখতে হবে। পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় বাজার ও বিনিয়োগকারী ব্যাংকগুলোর সুবিধার্থে এ নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এই দিনই প্রজ্ঞাপনটি দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠানো হয়েছে। সঞ্চিতির ক্ষেত্রে ঘোষিত ছাড় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এবং তালিকাবহির্ভূত সব মিউচ্যুয়ালফান্ডের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে। উল্লেখ্য বর্তমানে বেমেয়াদি মিউচ্যুয়ালফান্ডগুলো পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত। আর মেয়াদহীন ফান্ডগুলো তালিকাবহির্ভূত। প্রজ্ঞাপন অনুসারেইউনিটের ক্রয়মূল্য তার বাজারমূল্য বা চলতি বাজারমূল্যে নির্ণীত নিট সম্পদমূল্যের এনএভি ৮৫ শতাংশের বেশি হলে সঞ্চিতি রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রে সঞ্চিতির পরিমাণ নির্ধারণ করতে হবে দুটি পদ্ধতিতে। মিউচ্যুয়ালফান্ডের ইউনিটের বাজারমূল্য তার এনএভির চেয়ে বেশি হলে লোকসানের সমপরিমাণ অর্থ সঞ্চিতি রাখতে হবে। ইউনিটের গড় ক্রয়মূল্য থেকে তার বাজারমূল্য বাদ দিয়ে লোকসান নির্ণয় করতে হবে। বেমেয়াদি ফান্ডের ক্ষেত্রে ইউনিটের ক্রয়মূল্য তার এনএভির ৮৫ শতাংশের সমান বা বেশি হলে সঞ্চিতি রাখতে হবে না। কিন্তু তার কম হলে গড় ক্রয়মূল্য ও এনএভির ব্যবধানের সমপরিমাণ অর্থ সঞ্চিতি রাখতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6604.csv b/Bangla_fin_news_articles/6604.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6605eb22abec050d0324e1daa3041a8d6cda9f33 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6604.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6604,‘ব্রোকারেজ ফি ও চার্জ বাস্তবতার আলোকে সমন্বয়ের সুপারিশ’,2015-03-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশের সিডিবিএল চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেনকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই পরিচালনা পর্ষদ বৃহস্পতিবার সংবর্ধনা দিয়েছে। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ডিএসইর চেয়ারম্যান বিচারপতি ছিদ্দিকুর রহমান মিয়া বলেছেন ব্রোকারেজ সংক্রান্ত বিভিন্ন ফি এবং চার্জ বাস্তবতার আলোকে সমন্বয় করা প্রয়োজন। পাশাপাশি সিডিবিএলের সেবাদানে পেশাদারিত্ব বাড়াতে হবে। সিডিবিএলের বর্তমান চেয়ারম্যান পুঁজিবাজার ও বিমা খাতে অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে বাজারের স্বার্থে কাজ করবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। অনুষ্ঠানে সিডিবিএলের চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেন বলেন দেশের পুঁজিবাজারের প্রতি জনগণের যে আস্থা রয়েছে তা যাতে ব্যাহত না হয় সে দিকে বিশেষ নজর দেয়া জরুরি। বিশেষ করে পুঁজিবাজার বর্তমানে যে অবস্থায় আছে তাকে আরো গতিময় করা এবং আধুনিকায়ন করা অত্যন্ত দরকার। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ড. স্বপন কুমার বালা পরিচালক অধ্যাপক ড. আবুল হাসেম অধ্যাপক ড. এম কায়কোবাদ ব্রি. জে. মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান মো. শাকিল রিজভী মোহাম্মদ শাহজাহান খাজা গোলাম রসুল শরীফ আনোয়ার হোসেন প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6605.csv b/Bangla_fin_news_articles/6605.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9562be0711e16c8474837653690c1cc49d754160 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6605.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6605,ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংকের ১০ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা,2015-03-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই সূত্রে জানা গেছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২ এপ্রিল। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ১ দশমিক ৫৮ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ এনএভি হয়েছে ২০ দশমিক ২৯ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6606.csv b/Bangla_fin_news_articles/6606.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4a1963830ecc4375f5f5062f24a2270a467932a1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6606.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6606,পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে বড় দরপতন,2015-03-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলোর বড় দরপতন হয়েছে। বৃহস্পতিবার এ খাতের লেনদেনকৃত ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ২৮টির দর কমেছে। একটির দর অপরিবর্তিত ছিল। এ দিন ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়াদর আগের দিনের তুলনায় ২ দশমিক ৮০ শতাংশ কমেছে। আগের দিন বুধবারও দরপতনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে আগ্রাসী ছিল ব্যাংকিং খাত। এ খাতে লেনদেনকৃত ২৯টি কোম্পানির মধ্যে ২৬টির শেয়ারদর কমেছে। ৩টি কোম্পানির শেয়ারদর ছিল অপরিবর্তিত। সে দিন এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কমেছে ৩ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেবৃহস্পতিবার দরপতনের শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে ৬টিই ছিল ব্যাংকিং খাতের। কোম্পানিগুলো হলোএসআইবিএল ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড পূবালী ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক ইউসিবিএল ও ঢাকা ব্যাংক। তথ্যে দেখা গেছেবৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৮ কমে ৪ হাজার ৫৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩২৮ কোটি ৫ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯০টির কমেছে ১৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১০০ কমে ১৩ হাজার ৯৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ২৩ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৯ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬২টির কমেছে ১৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6607.csv b/Bangla_fin_news_articles/6607.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..94811dd83a55593d57d0b65006a5c4904911f4e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6607.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6607,হ্রাসকৃত হারে ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর দাবি ব্যবসায়ীদের,2015-03-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সব ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন করের ভ্যাট হার ১৫ শতাংশ না রেখে ভিন্ন ভিন্ন হারে হ্রাসকৃত ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বুধবার রাজধানীর কাকরাইলের আইডিইবি ভবনে ভ্যাট আইন নিয়ে এক আলোচনায় এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ এ আহ্বান জানান। এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন ভিন্ন ভিন্ন হারে ভ্যাট ব্যবস্থা প্রচলনের দাবি থেকে আমরা ব্যবসায়ীরা সরে আসিনি। ব্যবসায়ী এবং সরকারউভয়ের স্বার্থ রক্ষা করেই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অর্থমন্ত্রীর আশ্বাস অনুযায়ীআগামী দুই বাজেটে যাতে ক্রমান্বয়ে এটি সমন্বয় করা হয়। ভ্যাটদাতাদের নতুন ভ্যাট আইন সম্পর্কে সচেতন করতে আয়োজিত এ আলোচনায় প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশ নেন ব্যবসায়ী প্রতিনিধি ও এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠক শেষে অভিন্ন হার রেখেই ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন হবে বলে জানিয়েছেন। আইএমএফের ঋণের শর্ত প্রসঙ্গ টেনে কাজী আকরাম বলেন আইএমএফ তো বলে এটা ছাড় করবে না ওটা ছাড় করবে না। কিন্তু আমাদের সব কূল রক্ষা করে দেশের ভবিষ্যতের জন্য কাজ করতে হবে। অর্থমন্ত্রী আমাদের আশ্বস্ত করেছেনআগামী দুই বাজেটের মধ্যে এটি সমন্বয় করা হবে। আমরা তাতে আস্থা রাখছি। আলোচনায় অর্থমন্ত্রী নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করে বলেন কিছু দেশে বহুস্তরের ভ্যাট ব্যবস্থা থাকলেও আন্তর্জাতিক ধারা হচ্ছে একই হারে ভ্যাট। এটি ব্যবসায়ীদের জন্যও সহজ হবে। সে জন্য চিন্তা করেছিঅভিন্ন হারেই ভ্যাট রাখব। তবে টার্নওভার ভ্যাটমুক্ত সীমা ৩০ লাখ টাকার ওপরে রাখা হবে। এ সময় ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা ১৫ শতাংশ ভ্যাটকে অনেক বেশি আখ্যা দিয়ে তা কমানোর দাবি জানান। ভ্যাট আইনের বিভিন্ন অসঙ্গতি তুলে ধরে একজন ব্যবসায়ী প্রতিনিধি বলেন জোর করে কোনো কিছু হয় না। আমরা বিরূপ প্রতিক্রিয়া শুরু করলে বেশি দূর এগোনো যাবে না। ফরেন ইনভেস্টর চেম্বারের ফিকি প্রেসিডেন্ট রূপালী চৌধুরী বলেন আমাদের মধ্যে অবিশ্বাস বেশি। বাংলাদেশের সাথে ইউরোপের তুলনা না করে প্রতিবেশী ও প্রতিযোগী ভারতের সাথে তুলনা করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন এত উচ্চ হারে ভ্যাট নিলে কী ভাবে টিকে থাকব বড় কোম্পানির পক্ষে ভ্যাট বাস্তবায়ন সম্ভব হলেও ছোট ও মাঝারি আকারের প্রতিষ্ঠানের জন্য তা ভেবে দেখা দরকার। ন্যাশনাল পলিমারের প্রতিনিধি ওমর ফারুক বলেন মূল্য ঘোষণা প্রথা উঠে গেলে জটিলতা বাড়তে পারে। এ সময় এনবিআর সদস্য ভ্যাট পলিসি ব্যারিস্টার জাহাঙ্গীর হোসেন ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন অভিযোগ খণ্ডন করে বলেন নতুন আইনে ব্যবসায়ীদের হিসাব রাখা সহজ ও ঝামেলা মুক্ত হবে। মূল প্রবন্ধে নতুন ভ্যাট আইনের বিভিন্ন সুবিধা তুলে ধরেন তিনি। প্রসঙ্গত ২০১২ সালে সরকার নতুন ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক আইন পাস করে। এর তিন বছর পর অর্থাত্ আগামী জুলাই থেকে এটি কার্যকর হওয়ার কথা থাকলেও এক বছর পিছিয়ে আগামী বছরের জুলাই থেকে এটি কার্যকর হচ্ছে। কিন্তু আইএমএফের পরামর্শে নতুন ভ্যাট আইন করতে গিয়ে ব্যবসায়ীদের দাবি উপেক্ষিত হয়েছেএমন অভিযোগে ব্যবসায়ীরা এ আইনের বিপক্ষে অবস্থান নেন। বিদ্যমান প্যাকেজ ভ্যাট প্রথা বাতিল করে সব ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ এবং টার্নওভার বার্ষিক বিক্রি ভ্যাটমুক্ত সীমা ২৪ লাখ টাকা করা হয়। এ দুটি ধারা নিয়েই ব্যবসায়ীরা আপত্তি তোলেন। তাদের আপত্তির মুখে সরকার আইনটি পর্যালোচনায় নতুন কমিটি গঠন করে। ওই কমিটিও বাস্তবতা বিবেচনায় হ্রাসকৃত হারে ভিন্ন ভিন্ন হারে ভ্যাট আরোপ ও টার্নওভার ভ্যাটমুক্ত সীমা ২৪ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩৬ লাখ টাকা করার সুপরিশ করেন। এর পর বেঁকে বসে আইএমএফ। ঝুলে যায় সংস্থাটির দুই কিস্তির ২৮ কোটি ডলারের ঋণ ছাড়। এমন পরিস্থিতিতে ভ্যাটের অভিন্ন হার রাখার শর্তে ওই দুই কিস্তি ছাড় করানোর অঙ্গীকার পান অর্থমন্ত্রী। তবে অর্থমন্ত্রীর এমন অবস্থানে ব্যবসায়ীদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6608.csv b/Bangla_fin_news_articles/6608.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c2cc26827e2b750eec2495720fe9743128f47889 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6608.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6608,ডিএসইর ৮০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে,2015-03-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা ৬ কর্মদিবস দরপতনের পর সোমবার ও মঙ্গলবার উভয় পুঁজিবাজারের সূচক কিছুটা বাড়লেও বুধবার কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেনকৃত ৩০৮ কোম্পানির মধ্যে ৮০ শতাংশ কোম্পানিরই শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় কমেছে। দরপতনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে আগ্রাসী ছিল ব্যাংকিং খাত। এ খাতে লেনদেনকৃত ২৯টি কোম্পানির মধ্যে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। ৩টি কোম্পানির শেয়ারদর ছিল অপরিবর্তিত। এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কমেছে ৩ শতাংশ। শীর্ষ দর হারানো কোম্পানিগুলোর মধ্যে ছয়টি ব্যাংকিং খাতের। এর মধ্যে সোস্যাল ইসলামি ব্যাংকের শেয়ারদর ১০ শতাংশ কমেছে। প্রাইম ব্যাংকের শেয়ারদর ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ কমেছে। পূবালী ব্যাংকের শেয়ারদর কমেছে ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ। এ ছাড়া রূপালী ব্যাংকের শেয়ারদর ৮ শতাংশ এবং স্টান্ডার্ড ব্যাংকের শেয়ারদর ৫ শতাংশ কমেছে। রেকর্ড ডেট পার হওয়ায় ব্যাংকগুলোর দর পতন হয়েছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। বাজারের লেনদেন পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছেগতকাল জ্বালানি ওষুধ ইঞ্জিনিয়ারিং এবং বস্ত্র খাত ঘিরে লেনদেন হয়েছে ১৮৮ কোটি ৬১ লাখ টাকার যা বাজারের মোট লেনদেনের ৬১ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬৩ কমে ৪ হাজার ৫৮৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১৩ কমে ১ হাজার ৭১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩১০ কোটি ২৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৫৫ কোটি ৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪২টির কমেছে ২৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৬১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৪৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ২৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩০টির কমেছে ১৭৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6609.csv b/Bangla_fin_news_articles/6609.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..708dc7c37eeff1814f97585184bf85251ef5dfdd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6609.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6609,অভিন্ন হারে মূসক আদায় ব্যবস্থা চালু করা হবে অর্থমন্ত্রী,2015-03-11,অনলাইন ডেস্ক,অভিন্ন হারে মূল্য সংযোজন কর মূসক আদায় রীতি চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। বুধবার রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউট মিলনায়তনে নতুন মূসক আইনের ওপর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর আয়োজিত দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন। খবর বাসসের। আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেন মূসক অত্যন্ত ভালো করব্যবস্থা । বিশ্বব্যাপী প্রবণতা হচ্ছেঅভিন্ন হারে মূসক নির্ধারণ। এতে অনেক সুবিধা আছে। এজন্য আমরা ঠিক করেছি অভিন্ন হারে মূসক নির্ধারণ করবো। এতে ব্যবসায়ীরা কিছু রেয়াত সুবিধাও পাবেন। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক টার্নওভার ২৪ লাখ টাকা হলে মূসক আদায়ের আওতায় আসতো। এখন এই সীমা বাড়িয়ে ৩৬ লাখ টাকা করা হবে। রাজস্ব আয়ের ক্ষেত্রে মূসকের গুরুত্ব প্রতিনিয়ত বাড়ছে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন আগে রাজস্ব আয়ের বড় উত্স ছিল কাস্টমস। এখন সেটা কমে এসেছে। বর্তমানে মূসক রাজস্ব আয়ের সবচেয়ে বড় উত্স। মোট রাজস্ব আয়ের ৩৮ শতাংশ আসছে মূসক থেকে। আয়কর থেকে আসে ৩৫ শতাংশ। অর্থমন্ত্রী বলেন আগামী মাস থেকে পরবর্তী বাজেট আলোচনা শুরু হবে। সেখানে মূসক হার নির্ধারণের বিষয়ে এনবিআর কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা হবে। তিনি বলেন ভবিষ্যতে এই দুই কর ব্যবস্থা এবং বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস চার্জ হবে রাজস্ব আয়ের মূল স্তম্ভ। তিনি দেশের উন্নয়নের স্বার্থে সবাইকে কর দেয়ার আহবান জানান। মন্ত্রী বলেন সরকারি কর্মকান্ড বিস্তৃত না হলে উন্নয়ন হয় না। এজন্য আমরা ক্ষমতায় এসে ২০০৯ সালে ৯০ হাজার কোটি টাকার যে বাজেট দিয়েছিলাম ক্রমান্বয়ে তার পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। এখন আড়াই লাখ কোটি টাকার বাজেট। বর্তমান মেয়াদের শেষদিকে এর আকার দ্বিগুণ হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরামউদ্দিন আহমেদ ও এনবিআর সদস্য মূসক ব্যারিস্টার জাহাঙ্গীর আলম বক্তব্য রাখেন। উল্লেখ্য নতুন মূসক আইন ২০১৬ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6610.csv b/Bangla_fin_news_articles/6610.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..864e673ba11b1d727984fb4c79dd6a1e4a625dcd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6610.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6610,এফবিসিসিআইর বাজেট কার্যক্রম শুরু,2015-03-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে অন্যতম প্রধান স্টেকহোল্ডার ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু করেছে। সংগঠনটি বিভিন্ন চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশনের কাছে বাজেট চেয়েছে। কিছু সংগঠন বাজেটের ওপর ইতিমধ্যে তাদের প্রস্তাব দিয়েছে। এ সব প্রস্তাব বিচার বিশ্লেষণ করে এফবিসিসিআইও রাজস্ব বোর্ড ও অর্থমন্ত্রণালয়ে তাদের চূড়ান্ত প্রস্তাব পেশ করবে। এ লক্ষ্যে সংগঠনের সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আসছে বাজেট নিয়ে এফবিসিসিআইয়ের অবস্থান কী হবে তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে এফবিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলী সহসভাপতি হেলাল উদ্দিন ছাড়াও বিভিন্ন চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আয়কর মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট ও শুল্ক খাত থেকে সরকার মূলত রাজস্ব আদায় করে থাকে। এফবিসিসিআই এ তিনটি খাতের জন্য আলাদা তিনটি উপকমিটি করেছে। ভ্যাটবিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির প্রধান ডাইরেক্টর ইন চার্জ হলেন সংগঠনের পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক আয়কর বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির প্রধান সাবেক সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু ও শুল্ক বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির প্রধানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে পরিচালক আব্দুল হককে। চলতি অর্থবছরে সরকার বাজেটের আকার নির্ধারণ করেছিল ২ লাখ ৫০ হাজার ৫০৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে রাজস্ব বোর্ড থেকে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭২০ কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছিল। রাজস্ব বোর্ডবহির্ভূত কর ৫ হাজার ৫৭২ কোটি টাকা এবং করবহির্ভূত প্রাপ্তির লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছিল ২৭ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা। আর ঘাটতি ধরা হয়েছিল ৬৭ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6611.csv b/Bangla_fin_news_articles/6611.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..79b5d41ae8062c12d2531e4dbea1946b837a8309 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6611.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6611,বিদেশি ঋণ নিচ্ছে ইউনিক হোটেল,2015-03-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পাঁচ তারকা হোটেল নির্মাণ ও সাজসজ্জার জন্য সাড়ে ৩ কোটি ডলারের বিদেশি ঋণ নিতে যাচ্ছে ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্সেস লিমিটেড। এ জন্য যুক্তরাজ্যভিত্তিক স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এ কোম্পানিটি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ইউনিক হোটেলের অনুমোদিত মূলধন ১ হাজার কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ২৯৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা। রিজার্ভ ১ হাজার ৬৬০ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরে ইউনিক হোটেলের করপরবর্তী মুনাফা হয়েছে ১০১ কোটি ৪০ লাখ ৭০ হাজার টাকা শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস ৩ টাকা ৪৪ পয়সা। শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য এনএভি দাঁড়িয়েছে ৮৭ টাকা ৪০ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6612.csv b/Bangla_fin_news_articles/6612.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..78333a15bc89d8a8010b6c0b153720cf5f4d4f41 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6612.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6612,পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2015-03-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা ৬ কর্মদিবস দরপতনের পর ধীরে ধীরে পুঁজিবাজারের সূচক বাড়তে শুরু করেছে। তবে সূচক বাড়লেও লেনদেনে কোনো উন্নতি নেই। উপরন্তু লেনদেনের পরিমাণ কমতে শুরু করেছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা কিছুটা কমায় পুঁজিবাজারের দরপতনও কিছুটা বন্ধ হয়েছে। তবে বিনিয়োগকারীদের বড় অংশই রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার বিষয়ে আস্থাশীল হতে পারেনি। তাই তাদের অংশগ্রহণ আশানুরূপ নয়। তথ্যে দেখা গেছেমঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৩ বেড়ে ৪ হাজার ৬৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭২৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫৫ কোটি ২১ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২৪ কোটি ৫৩ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১০টির কমেছে ১৩৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৬ বেড়ে ১৪ হাজার ২০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ১ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৮টির কমেছে ১০৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারের দর। ডিএসই সূত্রে জানা গেছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস বেড়েছে ৬৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ। সমাপ্ত বছরে ব্যাংকের ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ১২ পয়সা। ২০১৩ সালে ব্যাংকটি ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮৬ পয়সা। সর্বশেষ হিসাব বছরে ব্যাংকটির মুনাফার পরিমাণও বেড়েছে। ব্যাংকটি কর পরিশোধের পর মুনাফা করেছে ৯৬ কোটি ১৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা। আগের বছর একই সময়ে মুনাফা করেছিল ৫৭ কোটি ৩২ লাখ ৩০ হাজার টাকা। এ ছাড়া পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস বেড়েছে ১৪ দশমিক ৬০ শতাংশ। সমাপ্ত বছরে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৬১ পয়সা। ২০১৩ সালে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩ টাকা ১৫ পয়সা। সর্বশেষ হিসাব বছরে কোম্পানিটির মুনাফার পরিমাণও বেড়েছে। কোম্পানিটি কর পরিশোধের পর মুনাফা করেছে ২৬ কোটি ৪৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা। আগের বছর একই সময়ে মুনাফা ছিল ২৩ কোটি ৮ লাখ ৭০ হাজার টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6613.csv b/Bangla_fin_news_articles/6613.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a0f6fb2ddd52b7a938e41addce565adc6cbb179f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6613.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6613,পুঁজিবাজারের পতন থেমেছে,2015-03-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা ৬ কর্মদিবস দরপতনের পর সোমবার কিছুটা ইস্তফা দিয়েছে উভয় পুঁজিবাজার। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক কিছুটা বেড়েছে। একইসঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৭৯ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩০ কোটি ৬৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৫টির কমেছে ১২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ১৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ১২ লাখ টাকা। লেনদেনকৃত ২২৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৯টির কমেছে ৯১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। সিএসই সূত্রে জানা গেছে টানা শেয়ারদর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে ইফাদ অটোস। গত কয়েকদিন ধরে টানা দরবৃদ্ধির কারণ জানতে সিএসইর দেয়া নোটিশের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত ৬ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর টানা বেড়েছে। তবে এর আগে কয়েকদিন টানা দরপতন হয়েছে এ কোম্পানির শেয়ারের। জানা গেছে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরে সমাপ্ত আর্থিক বছরশেষে নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ি বীমা খাতের প্রাইম ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস করেছে ২ দশমিক ৫৩ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানির এ আয়ের পরিমান ছিল ২ দশমিক ২২ টাকা। নীরিক্ষিত প্রতিবেদন অনুযায়ি কোম্পানিটি কর পরবর্তী মুনাফা করেছে ৯ কোটি ৩৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এছাড়া শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৩০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ঘোষিত লভ্যাংশের মধ্যে ১৫ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ৪ দশমিক ৯৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ এনএভি হয়েছে ৬৫ দশমিক ৪৭ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6614.csv b/Bangla_fin_news_articles/6614.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..82d830158a20177ce0490d60fe8cbe645323ca99 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6614.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6614,হিমাগার স্থাপনে নতুন ঋণে জামানতের শর্ত শিথিল,2015-03-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হিমাগার স্থাপনে নতুন ঋণপ্রাপ্তিতে প্রচলিত ডাউনপেমেন্টে ছাড় দেয়ার পর এবার জামানত গ্রহণের বিষয়টিও শিথিল করা হয়েছে। এতে হিমাগার স্থাপনে নতুন ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে জামানত ঘাটতি থাকলে গ্রাহকের কাছ থেকে নতুন জামানত গ্রহণের শর্তটি শিথিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রবিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ কৃষকদের বৃহত্তর স্বার্থে স্থাপিত হিমাগার প্রকল্পগুলোর পুনর্বাসনের আগের পরিপত্র সংশোধন করেছে। নতুন পরিপত্রে বলা হয়েছেপ্লেসকৃত মালামালের দ্বারা ঋণের দায় আচ্ছাদিত বিবেচনায় নতুন করে চলতি মূলধন ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে নতুন জামানত গ্রহণ করার শর্তটি শিথিলযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবে। উত্তরাঞ্চলের কৃষকদের বৃহত্তর স্বার্থে হিমাগার স্থাপনে আর্থিক সংকট কাটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সিদ্ধান্ত নিলেও গতকালের পরিপত্রে দেশের সব অঞ্চলের হিমাগার প্রকল্পগুলোর ক্ষেত্রে এ শিথিল বিধান প্রযোজ্য হবে বলে বলা হয়েছে। আগের পরিপত্রে বলা হয়নির্ধারিত সময়ে ঋণ আদায় না হলে ঋণ শ্রেণিকরণ ও প্রভিশনিংয়ের প্রচলিত নিয়ম প্রযোজ্য হবে এবং ব্যাংক তার প্রচলিত নিয়মে ঋণ আদায় নিশ্চিত করবে। আর যেসব হিমাগার প্রকল্পগুলোর বিরুদ্ধে মামলা রয়েছেসেগুলো আপোষরফা সোলেনামার ভিত্তিতে নিষ্পত্তি করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে হিমাগার প্রকল্পগুলোর যেসব ঋণ হিসাব পূর্বে পুনঃতফসিলিকরণ হয়েছে সেসব ঋণ হিসাবের জন্যও এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6615.csv b/Bangla_fin_news_articles/6615.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..360c08694e5485d49e2821c2f6f16fec424354fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6615.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6615,রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার বড় প্রভাব পুঁজিবাজারে,2015-03-08,আহসান হাবীব রাসেল,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই গত দুই মাসে সার্বিক মূল্যসূচক ৩৪৫ পয়েন্ট কমেছে। লেনদেন নেমে এসেছে ২০০ কোটি টাকার ঘরে। এ দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক ১ হাজার ১২ কমে ১৪ হাজার ১৩০ পয়েন্টে নেমে এসেছে। মনে করা হচ্ছেদেশে লাগাতার রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে এই নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন তালিকাভুক্ত বেশির ভাগ কোম্পানির আর্থিক হিসাববছর শেষ হয় ডিসেম্বরে। ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয় লভ্যাংশ ঘোষণা। লভ্যাংশ প্রাপ্তির আশায় প্রতিবছর জানুয়ারি থেকে বাজার ঊর্ধ্বমুখী হতে থাকে। এ বছর তার ব্যতিক্রম দেখা যাচ্ছে। কোম্পানিগুলো লভ্যাংশ ঘোষণা করতে থাকলেও লেনদেন বাড়ছে না। এর মূল কারণ হলোরাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা। তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছেএ বছর ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলো ভালো লভ্যাংশ দামের তুলনায় দিয়েছে। এর পরও এ খাতের বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর প্রতিদিনই কমছে। অন্যান্য খাতেও একই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। আইডিএলসির বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেরাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে বিনিয়োগকারীরা আস্থা হারাচ্ছেন। তাই বিনিয়োগের ক্ষেত্রে তারা সতর্ক। অনেকেই বিনিয়োগ না করে পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করছেন। এতে বাজারের লেনদেন কমে গেছে। এ দিকে বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ২০০ কোটি টাকার ঘরে। অথচ স্টক এক্সচেঞ্জ ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোর খরচ তুলতে দৈনিক অন্তত ৪০০ কোটি টাকার লেনদেন হওয়া প্রয়োজন। ফলে ব্রোকারেজ হাউসগুলোর উদ্যোক্তারা চাপে পড়ে যাচ্ছেন। ডিএসইর তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছেগত ৬ জানুয়ারি ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ছিল ৪ হাজার ৯৬৯ পয়েন্ট। রবিবার তা কমে ৪ হাজার ৬২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসই৩০ সূচক পর্যন্ত ১৪৭ কমে ১ হাজার ৭১২ পয়েন্টে নেমে এসেছে। লেনদেন নেমে এসেছে ২৫০ কোটি টাকারও নিচে। এ দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক ১ হাজার ১২ কমে ১৪ হাজার ১৩০ পয়েন্টে নেমে এসেছে। সিএসই৩০ সূচক কমেছে ৫৪৮ পয়েন্ট। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে আস্থা হারিয়েছেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও। গেল ফেব্রুয়ারিতে পুঁজিবাজারে নিট বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে প্রায় ৮৬ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে বিদেশিরা মোট ৩১ কোটি ৭৪ লাখ টাকা নিট বিনিয়োগ করেছে। জানুয়ারি মাসে বিদেশিদের নিট বিনিয়োগ ছিল ২২৮ কোটি ২০ লাখ টাকা। অর্থাত্ ফেব্রুয়ারিতে বিদেশিদের নিট বিনিয়োগ কমেছে ১৯৬ কোটি ৪৬ লাখ ৬৪ হাজার টাকা। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেনদেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বিদেশিরা বিনিয়োগ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। বর্তমান বাজার পরিস্থিতি প্রসঙ্গে সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালিউলমারুফ মতিন ইত্তেফাককে বলেন বাজার এবং বিনিয়োগকারী রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার প্রভাবের বাইরে নয়। বর্তমানে যে পরিস্থিতি চলছে তাতে বিনিয়োগকারীরা ভীত। এ ছাড়া রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার প্রভাব গোটা অর্থনীতিতেই পড়ছে। তাই পুঁজিবাজারেও এর প্রভাব রয়েছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণ প্রয়োজন। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা খুব দ্রুত আসা দরকার। ওয়ালিউলমারুফ মতিন আরো বলেন বেশ কিছু দিন ধরে দরপতনের ফলে কিছু শেয়ারের পিই রেশিও দাম ও আয়ের অনুপাত কমে গেছে। তাই বিনিয়োগকারীরা বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে বিনিয়োগ করতে পারলে বাজার ও বিনিয়োগকারী উভয়ই লাভবান হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6616.csv b/Bangla_fin_news_articles/6616.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cd5627e2ef56eb3d7aae9acf768e37afde15b752 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6616.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6616,ভ্যাটমুক্ত বার্ষিক টার্নওভারসীমা ৩৬ লাখ করার দাবি এফবিসিসিআইর,2015-03-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ভ্যাটমুক্ত বার্ষিক টার্নওভার সীমা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে ব্যাবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। বিদ্যমান আইন অনুযায়ী বার্ষিক টার্নওভারের পরিমাণ ২৪ লাখ টাকা পর্যন্ত মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাটের আওতামুক্ত ছিল। এখন সেটা বাড়িয়ে ৩৬ লাখ টাকা নির্ধারণ করার দাবি জানানো হয়েছে। রবিবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিতের সঙ্গে বৈঠক শেষে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন ভ্যাট আইনের সংশোধন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে নতুন ভ্যাট আইন নিয়ে পূর্বের সুপারিশকৃত ১০টি বিষয়ে কথা হয়েছে। সবগুলো একবারে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না। ধাপে ধাপে বাজেটের মাধ্যমে এগুলো সমন্বয় করা হবে। অর্থমন্ত্রী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সুবিধার জন্য বার্ষিক টার্নওভারের সীমা ২৪ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩৬ লাখ টাকা নির্ধারণের বিষয়টি তিনি মেনে নিয়েছেন। তিনি জানানআগামী বাজেটে এটি সংশোধন করা হবে। এ ছাড়া মাল্টিপল ভ্যাট ও ঢালাওভাবে ১৫ শতাংশ ভ্যাটের পরিবর্তে ভিন্ন ভিন্ন খাতে ভিন্ন ভিন্ন ভ্যাট হার নির্ধারণের বিষয়টি নিয়েও কথা হয়েছে। উল্লেখ্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ ১০০ কোটি ডলারের বর্ধিত ঋণ সহায়তার শর্ত হিসেবে ভ্যাট আইন২০১২ প্রণয়ন করে সরকার। ২০১৪ সালে জুলাই থেকে এটি পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের কথা ছিল। কিন্তু ভ্যাট আইন সংশোধনের জন্য ব্যবসায়ীদের প্রবল আপত্তির মুখে এটি বাস্তবায়নের তারিখ এক বছর পিছিয়ে ২০১৫ সালের ১ জুলাই নির্ধারণ করা হয়। বর্তমানে আইএমএফ মিশনের একটি প্রতিনিধি দল ঢাকা সফর করছে। সোমবার প্রতিনিধি দলটি অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত্ করবে। এ কারণে এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে ভ্যাট আইনের সংশোধন নিয়ে অর্থমন্ত্রীর সাথে বৈঠক হয়। আইএমএফের শর্ত প্রসঙ্গে কাজী আকরম উদ্দিন বলেন তাদের সব শর্তই যে মেনে নিতে হবে তা নয়। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা আইএমএফকে বোঝানো হবে। এমন ভ্যাট আইন করা হবে যাতে সরকার ট্যাক্স পায় এবং ব্যবসায়ীরাও যাতে সহজে ভ্যাট দিতে পারেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6617.csv b/Bangla_fin_news_articles/6617.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4b31b3c8871d3c3e0f4529c6dfc581c594c8db8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6617.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6617,দেশে তৈরি হয় এমন ওষুধই দ্বিগুণ দামে আমদানি,2015-03-08,বিশেষ প্রতিনিধি,বাংলাদেশে উত্পাদিত ওষুধ আন্তর্জাতিক মানের হওয়ায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এখান থেকে ওষুধ আমদানি করছে। দেশীয় চাহিদা পুরোপুরি মিটিয়ে ওষুধ রফতানি করে বাংলাদেশ প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে। অবাক করা খবর হলো বাংলাদেশে উত্পাদিত হয় এমন অনেক ওষুধই দ্বিগুণ বা তারও বেশি দামে বিদেশ থেকে আমদানি করা হচ্ছে। বিষয়টি দেখার দায়িত্ব যে প্রতিষ্ঠানের সেই ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর চোখ খোলা রেখেও কিছু দেখছে না। অধিদফতরের এক শীর্ষ কর্মকর্তা নিজের পছন্দের প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ওষুধ আমদানির সুযোগ করে দিচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। আর এক্ষেত্রে কোন ধরনের নিয়মের তোয়াক্কা করা হচ্ছে না। জানা গেছে ২০২৫টি প্রতিষ্ঠান বিদেশ থেকে ওষুধ আমদানির নামে গণডাকাতি করে আসছে। তারা কোন নিয়ম নীতি মানছে না। দেশে সংকটাপন্ন রোগীদের জীবন রক্ষার্থে কিংবা জটিল রোগ প্রতিরোধে বিদেশি অনেক ওষুধের চাহিদা রয়েছে। বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকরা ব্যবস্থাপত্রে ওইসব বিদেশি ওষুধের নাম দিয়ে থাকেন। বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সমিতির নেতারা এর সত্যতা স্বীকার করেন। তাদের মতে বাংলাদেশে উত্পাদিত একই ওষুধ আমদানি করলে নীতিমালার আলোকে হওয়া উচিত। এই নীতিমালা উপেক্ষা করে আমদানিকারকদের তাদের ইচ্ছানুযায়ী দেয়া মূল্য তালিকায় ওষুধ আমদানি করার অনুমতি দিয়ে থাকে অধিদফতর। অনুমতি দেয়ার আগে কর্মকর্তারা ঐসব ওষুধের মূল্য যাচাই বাছাই করেন না। এক্ষেত্রে মোটা অংকের উেকাচ প্রদানের রেটের উপর আমদানিকৃত ওষুধের মূল্য নির্ধারিত হয়ে থাকে বলে নেতারা অভিযোগ করেন। এদিকে দেশীয় অনেক কোম্পানি নিম্নমানের র মেটারিয়াল কাঁচামাল দিয়ে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ তৈরি করে থাকে বলে অভিযোগ করেছেন অধিদফতরের কোন কোন কর্মকর্তা। তাদের মতে কাঁচামালের গুণগতমানের ওপর ওষুধের গুণগত মান নির্ভর করে। এ কারণে ক্যান্সারসহ অনেক মরণব্যাধি কিংবা জটিল ব্যাধিতে আক্রান্ত রোগীদের জন্য বিদেশি ওষুধ চিকিত্সকরা ব্যবস্থাপত্রে দিয়ে থাকেন এমন কথাও বলেন কর্মকর্তারা। সংশ্লিষ্টরা অভিযোগ করেছেন ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের শীর্ষ এক কর্মকর্তা ভেজাল নকল ও ভুয়া ব্র্যান্ডের ওষুধ উত্পাদন নিয়ন্ত্রণ করতে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন। দুর্নীতি নির্মূলে তিনি উল্লেখযোগ্য কোন পদক্ষেপ নেননি। সমপ্রতি অধিদফতরের এক কর্মকর্তা নকল ওষুধ উত্পাদনে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন। এদিকে গত জানুয়ারিতে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ টিআইবি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয় নতুন প্রতিষ্ঠানের ছাড়পত্র দেয়া থেকে শুরু করে ওষুধের ছাড়পত্র নবায়ন করা পর্যন্ত ১৩টি খাতে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের কর্মকর্তাকর্মচারীরা ৫০০ থেকে ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ নেন। এতে বলা হয় ওষুধ উত্পাদনকারী বিশেষ কিছু প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অধিদফতরের অনেক কর্মকর্তার অসাধু সম্পর্ক রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6618.csv b/Bangla_fin_news_articles/6618.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d62ba28f2865adb517cb3e96bc8d4500d454b709 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6618.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6618,কাঁকড়া চাষ সম্ভাবনার এক নতুন দুয়ার,2015-03-07,আনোয়ার আলদীন,পাঁচ উপকূলীয় এলাকায় হচ্ছে বাণিজ্যিক চাষ রপ্তানি হচ্ছে ১৮ দেশে বছরে গড় আয় ৪শ কোটি টাকা কৃত্রিম উপায়ে পোনা উত্পাদন শুরু চিংড়ি ছেড়ে কাঁকড়া চাষে ঝুঁকছেন অনেকেই ৩ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান প্রায় অবহেলিত এক জলজ প্রাণী নোনা পানিতে বসবাস। কিন্তু রান্নার পর এর স্বাদে এক শ্রেণির ভোজন রসিকরা মুগ্ধ হন। সম্প্রতি ব্রিটেনে প্রিন্স উইলিয়াম আর কেটের বিয়ের রাজকীয় ভোজসভায় নিমন্ত্রিতদের পাতে প্রথমেই তুলে দেয়া হয়েছিল এই প্রাণীটি দিয়ে বানানো কর্নিস ক্রাব স্যালাদ। এক সময়ের অবহেলিত এই জলজ প্রাণীটির নাম কাঁকড়া। অনেক আগেই কাঁকড়া চাষ শুরু হলেও এখন এটি দেশের অর্থনীতিতে সম্ভাবনার এক নতুন দুয়ার খুলে দিয়েছে। ধর্মীয় কারণে দেশে তেমন একটা চাহিদা না থাকলেও বিদেশে কাঁকড়ার চাহিদা এখন আকাশছোঁয়া। কাঁকড়া রপ্তানি করে এখন প্রতিবছর গড়ে আয় হচ্ছে ৪০০ কোটি টাকার বেশি বৈদেশিক মুদ্রা। রপ্তানি তালিকায় অপ্রচলিত এই পণ্যই বদলে দিচ্ছে লাখো মানুষের ভাগ্য। যে হারে চাহিদা বাড়ছে তাতে সাদা সোনা হিসেবে পরিচিত গলদা চিংড়িকে অদূর ভবিষ্যতে হার মানাতে পারে এই জলজ সম্পদ। দেশের পাঁচ উপকূলীয় এলাকায় এখন বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে কাঁকড়ার। এটি চাষে চিংড়ির মতো অগ্নিমূল্যে পোনা কিনতে হয় না। প্রাকৃতিকভাবেই লোনা পানিতে জন্মায় কাঁকড়া। নদী থেকে ঘেরে পানি উঠালেই লাখ লাখ পোনা আপনাআপনিই উঠে আসে। যে সব গ্রামের শতভাগ মানুষেরই জীবিকা ছিল সুন্দরবনকেন্দ্রিক। বছরের বারো মাসই যাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সুন্দরবন থেকে মাছ মধু ও কাঠ আহরণ করে খুব কষ্টে জীবনযাপন করতে হতো। গত কয়েক বছরের ব্যবধানে কাঁকড়া চাষে সেই সব গ্রামের মানুষের জীবনচিত্র বদলে গেছে। এখন আর তাদের সংসারে কোনো অভাব নেই। আধুনিক পদ্ধতিতে কাঁকড়া চাষ করে এ অঞ্চলের হাজার হাজার পরিবার আর্থিকভাবে সচ্ছল হচ্ছে। খুলনা বাগেরহাট সাতক্ষীরা আর কক্সবাজারের অনেক চিংড়ি চাষি ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব আর আন্তর্জাতিক বাজারে চিংড়ির দরপতনের কারণে এখন কাঁকড়া চাষে ঝুঁকে পড়েছেন। বাংলাদেশ বর্তমানে প্রতি বছর প্রায় ১৮ হাজার টন কাঁকড়া রপ্তানি করছে যা দেশের অর্থনীতিকে দিচ্ছে ঊর্ধ্বমুখী গতি। কাঁকড়ার প্রজনন ও শরীরতত্ত্ব নিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সেসের এক বিভাগীয় গবেষণায় বলা হয়েছে কাঁকড়ার শক্ত খোলসের ভেতর লুকিয়ে আছে কোটি কোটি টাকা আয়ের সম্ভাবনা। উপকূলীয় দরিদ্র জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণের মাধ্যমে কাঁকড়া চাষের সম্ভাব্যতা পরীক্ষণ শীর্ষক ডিএফআইডির আর্থিক সহায়তায় ওই গবেষণাটি সম্প্রতি সমাপ্ত করেন ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাফর। গবেষণায় উঠে এসেছে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাঁকড়ার বাজার চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ১৯৯৩ সাল থেকে সনাতন পদ্ধতিতে বাংলাদেশে পুকুরে কাঁকড়ার চাষ শুরু হয়। ১৯৯৫ সালে হংকংয়ে কাঁকড়া বাণিজ্যিকভাবে রপ্তানির মাধ্যমে শুরু হয় অর্থনৈতিক গতিশীলতা। বর্তমানে শুধু মালয়েশিয়ায়ই প্রতিবছর ৮০০ থেকে এক হাজার টন কাঁকড়া রপ্তানি হয়। এছাড়া ভারত ইন্দোনেশিয়া তাইওয়ান জাপান সিঙ্গাপুর কোরিয়া যুক্তরাষ্ট্র বার্মা শ্রীলংকা কোরিয়া এবং ইউরোপের কয়েকটি দেশসহ মোট ১৮টি দেশের বাজারে বাংলাদেশের কাঁকড়া রপ্তানি হচ্ছে। ড. জাফর জানান উপকূলীয় দরিদ্র জেলে আর কৃষকরা প্রাকৃতিক উত্স থেকেই কাঁকড়া আহরণ করেন। এরপর স্থানীয় আড়তদারদের কাছে বিক্রি করে তারা কেজিপ্রতি আড়াইশ টাকার বেশি পান না। অথচ ঢাকার মিরপুরে বিভিন্ন পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি কাঁকড়ার দাম আটশ থেকে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত ওঠে। কাঁকড়ার পুষ্টিমানের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. শাহ মোহাম্মদ কেরামত আলী বলেন কাঁকড়া খুবই সুস্বাদু। একটি পরিপূর্ণ সামুদ্রিক মাছের সমপরিমাণ ভিটামিন ও প্রোটিন পাওয়া যায় এতে। তবে ঢালাওভাবে কাঁকড়া রপ্তানির ফলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য বিঘ্নিত হবে বলে অভিমত দিয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারর আইইউসিএন রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. নিয়াজ আহমদ খান। তিনি বলেন কাঁকড়ার বেশ কিছু প্রজাতি আইইউসিএন প্রণীত রেডলিস্ট বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীর তালিকা অন্তর্ভুক্ত। এ কারণে কাঁকড়ার চাষ সম্পর্কে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে সচেতনতার মাত্রা আরো বাড়াতে হবে। তিনি জানান বর্তমানে ১২ প্রজাতি কাঁকড়ার মধ্যে ২ প্রজাতির কাঁকড়া মাত্রাতিরিক্ত আহরণের কারণে বিলুপ্তির মুখে পড়েছে। সামুদ্রিক সাঁতারু কাঁকড়া ও তিন দাগবিশিষ্ট সাঁতারু কাঁকড়া বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীর তালিকায় উঠে আসায় সমপ্রতি সরকার এই দুই প্রজাতির কাঁকড়া আহরণ ও রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে। এছাড়া জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি দুই মাস কাঁকড়ার প্রজনন সময়। স্ত্রী কাঁকড়ার প্রজননের সময় এবং অপ্রাপ্ত বয়স্ক থাকাকালে শিকার নিষিদ্ধ করে সরকার একটি আইন করেছে। তবে রপ্তানি করা কাঁকড়ার সবকটি প্রজাতিই প্রকৃতি অর্থাত্ সমুদ্রের মোহনা নদী বা ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল থেকে আহরিত হয় না। কয়েকটি সংগ্রহ করা হয় উপকূলীয় চিংড়ি খামার থেকে। মত্স্য অফিস সূত্রে জানা গেছে সুন্দরবন এলাকায় সহস্রাধিক প্রজাতির কাঁকড়া রয়েছে। এদের মধ্যে বাংলাদেশ সীমানায় ১২ প্রজাতির কাঁকড়া পাওয়া যায়। এসব কাঁকড়ার মধ্যে মাইলা শাইলা সিরোটা ও শীলা প্রজাতি উল্লেখযোগ্য। মাইলা ও শীলা জাতের কাঁকড়া সবচেয়ে উন্নতমানের তাই বিদেশে এগুলোর চাহিদা বেশি। বৈশাখ থেকে ভাদ্র মাস পর্যন্ত কাঁকড়ার মৌসুম। বাংলাদেশ থেকে কাঁকড়া রপ্তানি হচ্ছে প্রায় ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে। কিন্তু সরকারিভাবে এটি এখনও রপ্তানি পণ্য হিসেবে গণ্য হয়নি। কাঁকড়া আহরণ পরিবেশের ক্ষতি করে এ যুক্তিতে সরকার ১৯৯৭ সালের নভেম্বরে দেশজুড়ে কাঁকড়া আহরণ ও রপ্তানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এতে বিদেশে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের কাঁকড়ার বাজার দখল করে নেয় ভারত মিয়ানমারসহ কয়েকটি দেশের ব্যবসায়ীরা। কিছুদিন পরে কাঁকড়া ব্যবসায়ীদের চাপের মুখে সরকার রপ্তানির অনুমতি দিলেও আহরণের ক্ষেত্রে সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়। সূত্র আরো জানায় ১৫ বছর ধরে রপ্তানি হতো মূলত প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা কাঁকড়া। চাষিরা নদী সাগর ডোবা জলাশয় থেকে কাঁকড়া আহরণ করে প্রক্রিয়াজাত করার মাধ্যমে সেগুলো রাজধানীতে পাঠাতেন। রপ্তানিকারকরা সেগুলো নিজেদের মতো করে প্রক্রিয়াজাত করে রপ্তানি করতেন। কিন্তু সামপ্রতিক বছরগুলো শুধু চাষ করা কাঁকড়াও রপ্তানি হচ্ছে। মাত্র একশ শতাংশ জমিতে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা খাটিয়ে বছরে গড়ে ৩০০ কেজি কাঁকড়া উত্পাদন করা সম্ভব যার বাজার মূল্য প্রায় দুই লাখ টাকা। শুধু খুলনা অঞ্চল থেকেই প্রত্যেক বছর প্রায় ৮০ কোটি টাকা মূল্যের কাঁকড়া রপ্তানি হচ্ছে। কয়েক বছর আগেও খুলনায় বিভিন্ন গ্রেডের কাঁকড়ার দাম কেজিপ্রতি ২০০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা ছিল। এখন তা বেড়ে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাঁকড়ার চাষ ও রপ্তানি এখন অত্যন্ত লাভজনক। চিংড়ি ছেড়ে কাঁকড়া চাষে দেশের অনেক চিংড়ি চাষি এখন কাঁকড়া চাষে ঝুঁকছেন। খুলনার পাইকগাছার চিংড়ি চাষি বরুন কুমার জানান চিংড়ি ঘের করে পর পর কয়েক বছর ভাইরাসের আক্রমণে সর্বস্বান্ত হওয়ার পর ২০১১ সাল থেকে চিংড়ি চাষ বাদ দিয়ে ঘেরে কাঁকড়া চাষ করছেন। কাঁকড়া চাষে চিংড়ির মতো পোনা কিনতে হয় না। প্রাকৃতিকভাবেই নোনা পানিতে কাঁকড়া জন্মায়। নদী থেকে ঘেরে পানি উঠালেই লাখ লাখ পোনা পাওয়া যায়। এর পর নার্সিংয়ের মাধ্যমে এগুলো বড় করে তোলা হয়। ১৮০ গ্রামের ঊর্ধ্ব গ্রেডের কাঁকড়ার স্থানীয় বাজার দর ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি। চলতি মৌসুমে ১৬ বিঘা জমিতে তিনি কাঁকড়া চাষ করেছেন। উত্পাদন খরচ বাদে এবার ৬৭ লাখ টাকা লাভ হবে বলে আশা করছেন তিনি। বাংলাদেশের হোয়াইট গোল্ড এলাকা চিংড়ি উত্পাদন এলাকা বলে পরিচিত সাতক্ষীরার সুন্দরবন উপকূলীয় অঞ্চলে কাঁকড়া চাষ কৃষকদের মাঝে ব্যাপক জাগরণ সৃষ্টি করেছে। এ অঞ্চলের কৃষকের মুখে ফিরেছে হাসি। কাঁকড়া চাষে জায়গা কম লাগে খরচও অল্প। বালাইয়ের আক্রমণ নেই বললেই চলে। কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা যায় চিংড়ির চেয়ে কাঁকড়া চাষ অনেক সহজ। লাভও ভালো। এতে নিস্ব হওয়ার আশংকা নেই। শ্যামনগর উপজেলার সুন্দরবনসংলগ্ন মুন্সীগঞ্জ ইউনিয়নের কাঁকড়া চাষি স্বপন কুমার মালো জানান আইলায় সর্বস্ব হারানোর পর কয়েক বছর তার সংসার চলত অনেক কষ্টে। কিন্তু পাঁচছয় বছর ধরে কাঁকড়া চাষ করে আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হয়েছেন। সংসারের খরচ চালিয়েও বছরে ৪৫ লাখ টাকা তার আয় হয় কাঁকড়া উত্পাদন করে। বর্তমানে চাষের পাশাপাশি একটি আড়তও করেছেন তিনি। এই এলাকার যে নারীদের একদিন অভাব অনটনে নুন আনতে পান্তা ফুরাচ্ছিল তাদের জীবনে কাঁকড়া এনেছে সুখের দোলা। অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে এখন রপ্তানিকৃত মত্স্য সম্পদের মধ্যে চিংড়ির পরই কাঁকড়ার অবস্থান। সারাদেশে আড়াই থেকে তিন লাখ লোক কাঁকড়া সংগ্রহ চাষ মোটাতাজাকরণ ও বিপণন করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। কেবল সুন্দরবন এলাকায় ৫০ থেকে ৬০ হাজার নারীপুরুষ এ পেশায় সরাসরি জড়িত। শ্যামনগর উপজেলা মত্স্য অধিদফতরের তথ্য মতে উপজেলার ৫০০ প্রজেক্টের মাধ্যমে ১৫ হেক্টর জমিতে কাঁকড়া চাষ হচ্ছে। শ্যামনগরে নওয়াবেঁকী গণমুখী ফাউন্ডেশন জানায় উপকূলীয় অঞ্চলের কাঁকড়া চাষিদের উন্নয়নে ঋণ সহায়তার পাশাপাশি ওরিয়েন্টেশনের মাধ্যমে তাদের সম্যসা সমাধানের ধারণা দেয়া হচ্ছে। এতে চাষিরা ব্যাপক সাফল্য পাচ্ছেন। অল্প জায়গায় অধিক উত্পাদন ও ভাইরাসের আক্রমণ কম হওয়ায় কাঁকড়া চাষে চাষিরা ঝুঁকছেন বেশি। কাঁকড়া চাষ করে সাতক্ষীরার উপকূলীয় এলাকার মানুষের দিন বদলে যাচ্ছে। সুন্দরবনসংলগ্ন এলাকার অধিকাংশ গ্রামে চাষ করা হচ্ছে কাঁকড়া। পোনা কিনতে হয় না ঝুঁকি কম ও পরিবেশবান্ধব হওয়ায় আইলা দুর্গত অঞ্চলের মানুষজন কাঁকড়া চাষ করে স্বনির্ভর হচ্ছে। তাছাড়া স্থানীয় এনজিও আধুনিক পদ্ধতিতে কাঁকড়া চাষের ওপর প্রশিক্ষণ দিচ্ছে চাষিদের। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাতক্ষীরায় উত্পাদিত কাঁকড়া রপ্তানি করে সরকার বছরে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে। জেলার ২০ হাজারের অধিক চাষি কাঁকড়া চাষ করছেন। এ শিল্পের সঙ্গে পাঁচটি উপজেলার প্রায় দুই লাখ মানুষ সরাসরি যুক্ত। মত্স্য কর্মকর্তারা জানান বৃহত্তর খুলনা অঞ্চলের দেড় লাখেরও বেশি জেলে প্রাকৃতিক উত্স থেকে কাঁকড়া ধরে জীবনযাপন করছেন।খুলনার পাইকগাছা দাকোপ সাতক্ষীরার শ্যামনগর তালা বাগেরহাটের রামপাল ও মংলা এলাকায় ছোট ছোট পুকুরে কাঁকড়া মোটাতাজা করা হচ্ছে। এসব এলাকায় নয় শতাধিক কাঁকড়া মোটাতাজাকরণ খামার গড়ে উঠেছে। শুধু পাইকগাছা উপজেলায় রয়েছে ৩০০ খামার। সাতক্ষীরায় বাংলাদেশ মত্স্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিএফআরআই নোনা পানির গবেষণা কেন্দ্রেও গড়ে উঠেছে একটি কাঁকড়া মোটাতাজা করার গবেষণা ক্ষেত্র। কৃত্রিম পোনা উত্পাদন কাঁকড়া চাষ বৃদ্ধি পাওয়ায় এবং চাহিদা ও কদর বাড়ার কারণে দেশে বাগদা চিংড়ির মতোই এবার কৃত্রিম প্রজননে কাঁকড়ার পোনা উত্পাদন শুরু হয়েছে। কক্সবাজার সামুদ্রিক মত্স্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্রের এক দল গবেষক সৈকতের লাবণী পয়েন্টের সামুদ্রিক মত্স্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্রে বিশেষ পদ্ধতিতে উত্পাদিত কাঁকড়ার পোনা সংরক্ষণ করছেন। এখানে ২০০৩ সালে প্রথম কাঁকড়ার পোনা উত্পাদন ও চাষ বিষয়ে গবেষণা শুরু হয়। ২০১৪ সালের নভেম্বরে কাঁকড়ার পোনা উত্পাদনের নতুন গবেষণা কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়। গভীর সমুদ্র থেকে ধরে আনা মা কাঁকড়া হ্যাচারিতে বিশেষভাবে সংরক্ষণ করে ডিম থেকে বের করে আনা হয় জুইয়া কাঁকড়া ডিম ছাড়ার পর পোনার প্রাথমিক অবস্থা। এরপর সেই জুইয়া প্রযুক্তি কেন্দ্রের বিশেষ ল্যাবে সংরক্ষণ করে বাঁচিয়ে রাখা হয়। দীর্ঘ গবেষণার পর গত ২ ফেব্রুয়ারি কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে পোনা উত্পাদনে সক্ষম হন গবেষক দল। গবেষক দলের প্রধান মো. ইনামুল হক বলেন কাঁকড়া উত্পাদনে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না পর্যাপ্ত পোনার অভাবে। কারণ পোনার জন্য ভরসা প্রাকৃতিক উত্স। ফলে পোনা আহরণে পোহাতে হয় নানা ঝক্কি। চাষিদের সেই সমস্যা বিবেচনা করেই আমরা কৃত্রিম প্রজননে পোনা উত্পাদনের গবেষণায় নামি। তিনি বলেন হ্যাচারিতে কাঁকড়ার পোনা উত্পাদন অপেক্ষাকৃত নতুন প্রযুক্তি। এ ক্ষেত্রে মূল বাধা হলো পোনার বাঁচার হার কম। একটি পরিপক্ব কাঁকড়ার ডিম দেয়ার ক্ষমতা ৮০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৪০ লাখ। কিন্তু পোনা বাঁচার হার গড়ে ১০ শতাংশ। গবেষক দল হ্যাচারিতে তিনটি পরিপক্ব মা কাঁকড়া সংরক্ষণ করে প্রায় ৩২ ১৬ ও ২৬ লাখ জুইয়া পান। তা পূর্ণাঙ্গ পোনায় পরিণত হতে আরো ছয়টি ধাপ অতিক্রম করতে হয়। এ ক্ষেত্রে আমরা সফল হয়েছি। এখন বাণিজ্যিকভাবে কাঁকড়ার পোনা উত্পাদনের প্রক্রিয়া চলছে। একজন হ্যাচারি মালিক জানান মত্স্যবিজ্ঞানীরা এখন কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে ডিম থেকে কাঁকড়ার পোনা উত্পাদন করছেন। এরপর এই প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে হ্যাচারিতে পোনা উত্পাদন ও বিপণন শুরু হলে দেশে কাঁকড়া চাষের নতুন সম্ভাবনা দেখা দেবে। তখন সনাতন পদ্ধতি বাদ দিয়ে চাষিরা এই পদ্ধতি অনুসরণ করবেন। প্রয়োজন পৃষ্ঠপোষকতা কাঁকড়া চাষিরা মনে করেন কাঁকড়া উত্পাদন ও রপ্তানি বাড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিলে নতুন দিগন্ত খুলে যাবে। এজন্য উত্পাদন বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় গবেষণা পরিচালনা করা জরুরি। দরকার সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রক্রিয়াজাতকরণের সমস্যার সমাধান। কারণ কাঁকড়ার চাষ লাভজনক দেখে অনেক বেকার যুবক এ চাষে উত্সাহী হওয়া সত্ত্বেও অর্থনৈতিক সংকট ও পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে ছিটকে পড়ছেন। পৃষ্ঠপোষকতা পেলে উপকূলীয় অঞ্চলের বেকার যুবকদের কাঁকড়া চাষের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ প্রদান করা সম্ভব হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6619.csv b/Bangla_fin_news_articles/6619.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e6fb3cb2e94f2a31a539cbb888bdccfe7241d68c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6619.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6619,সংশয়ে রপ্তানির লক্ষ্য অর্জন,2015-03-06,রিয়াদ হোসেন,চলতি অর্থবছরে রপ্তানি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সংশয়ে পড়েছে। চলতি বছর রপ্তানি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১০ শতাংশ। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি প্রাথমিক হিসাবে দেখা গেছে গত জুলাই থেকে সদ্য সমাপ্ত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রপ্তানি বেড়েছে আড়াই শতাংশেরও কম। অথচ গত অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি বেড়েছিল প্রায় ১৪ শতাংশ। রপ্তানিকারকরা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন এবারের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হচ্ছে না। বরং গতবারের অর্জন ধরে রাখাই মুশকিল হবে। তারা বলছেন সাম্প্রতিক সময়ের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার সঙ্গে গত দুই মাস ধরে চলা অবরোধ আর হরতালে ক্রেতারা পিছিয়ে যাচ্ছেন। ক্রেতারা সম্ভাব্য অর্ডারের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কমিয়ে তা ভারত পাকিস্তান আর ভিয়েতনামে নিয়ে যাচ্ছেন। বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম মনে করছেন দ্রুত স্থিতিশীল পরিবেশ ফিরে না আসলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের রপ্তানি আরো বড় ধরনের হুমকির মুখে পড়তে পারে। গত বুধবার বাংলাদেশে নবনিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত প্রথমবারের মত বিজিএমইএ নেতাদের সাথে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে তিনি বলেছেন স্থিতিশীলতা থাকলে বাংলাদেশের গার্মেন্টস খাতের অবিশ্বাস্য অগ্রগতি হতো। গার্মেন্টস উদ্যোক্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতিতে তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করে যাচ্ছেন। পরিস্থিতি কবে নাগাদ স্বাভাবিক হবে তা জানতে চেয়ে ইমেইল বা ফোনে যোগাযোগ করছেন। বাংলাদেশ সফর বাতিল করলেও রপ্তানিকারকরা তৃতীয় কোন দেশে গিয়ে অর্ডার নিচ্ছেন। ইউরোপ ও আমেরিকার কারখানা পরিদর্শক দল অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের কারখানা পরিদর্শনও পিছিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি অ্যাকর্ডের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে চলমান পরিস্থিতির কারণে তাদের পক্ষে কারখানায় যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। অন্যদিকে উদ্যোক্তারা অভিযোগ করেছেন এ সুযোগে অর্ডার কমানোর পাশাপাশি অনেক ক্রেতা স্বাভাবিকের চেয়ে কম দামে অর্ডার দিতে চাইছেন। একাধিক উদ্যোক্তা এমন অভিযোগ করলেও অর্ডার হারানোর ঝুঁকি বিবেচনায় নিয়ে কেউই সংশ্লিষ্ট বায়ারের ক্রেতা প্রতিষ্ঠান নাম বলতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। অবরোধে ক্ষতির হিসাব নির্ধারণে সম্প্রতি ৪০টি কারখানার উপর একটি জরিপ চালিয়েছে পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। তাতে দেখা গেছে এ পর্যন্ত অর্ডার বাতিল পণ্য শিপমেন্টে দেরি সড়কে পরিবহনে হামলায় পণ্যের ক্ষতি যথাসময়ে পণ্য পাঠানোর ব্যর্থতায় ক্রেতাকে দেয়া ডিসকাউন্ট আর বিমানে পণ্য পাঠাতে গিয়ে তাদের বড় অঙ্কের ক্ষতি হয়েছে। কেবল ৪০টি কারখানার ক্ষতি হয়েছে ১৯০ কোটি টাকা। প্রতিযোগী দেশগুলোতে বাংলাদেশের সম্ভাব্য অর্ডার সরিয়ে নেয়ার একটি পরিসংখ্যান তুলে ধরেছেন বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম। ওই পরিসংখ্যানে দেখা গেছে গত জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের তুলনায় ভিয়েতনাম ভারত আর পাকিস্তানের রপ্তানি বেড়েছে অনেক বেশি হারে। সর্বশেষ গত ডিসেম্বরের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ২ দশমিক ৩৮ শতাংশ। একই সময়ে ভিয়েতনামের বেড়েছে সাড়ে ৪ শতাংশ ভারতের ১০ ও পাকিস্তানের বেড়েছে ২০ শতাংশ। বিজিএমইএ সূত্র জানিয়েছে চলমান পরিস্থিতির প্রতিক্রিয়া আগামী মাসগুলোতে দেখা যাবে। তাতে বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়া আরো পরিষ্কার হবে। আতিকুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন চলমান পরিস্থিতিতে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি দূরে থাক গত বছরের সমান রপ্তানি হবে কি না তা নিয়েও সংশয় রয়েছে। তিনি বলেন আমরা ক্রেতাদের আশ্বস্ত করছি পরিস্থিতির দ্রুত অবসান হবে। কিন্তু দুই মাস হয়ে গেল পরিস্থিতির উন্নতি হলো না। এখন আমরা তাদের কী জবাব দেব সংগঠনের সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম ইত্তেফাককে বলেন আমরা ক্রেতাদের আশ্বস্ত করার চেষ্টা করলেও তারা আস্থা রাখতে পারছেন না। ইতিমধ্যে অনেক বায়ার একতৃতীয়াংশ অর্ডার বাতিল করেছেন। চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরে ৩ হাজার ৩২০ কোটি মার্কিন ডলারের রপ্তানির লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে। জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আট মাসে রপ্তানি হয়েছে ২ হাজার ৩০ কোটি ডলারের। বাকী চার মাসে ১ হাজার ২৯০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করতে হবে। রপ্তানিকারকরা বলছেন চলমান পরিস্থিতি বিবেচনায় তা সম্ভব নয়। রপ্তানির ৮১ শতাংশ আসে গার্মেন্টস খাত থেকে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাজারে এ পণ্য রপ্তানি কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে বাড়েনি। পরিসংখ্যান অনুযায়ী আলোচ্য সময়ে গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানি সামান্য বাড়লেও একই সময়ে কমেছে টেরিটাওয়েল ম্যান মেড ফিলামেন্টস ও স্টেপল ফাইবার জুট ইয়ার্ন ও টোয়াইন কাঁচা পাট কটন ও কটন পণ্য সিল্ক হিমায়িত খাদ্য ও চিংড়ি ভেজিটেবলস কাট ফ্লাওয়ার ও ফলিয়েজ কাগজ ও কাগজ পণ্য ফার্নিচার পণ্য ওষুধ সিরামিক সামগ্রী প্রিন্টেড ম্যাটেরিয়ালস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6620.csv b/Bangla_fin_news_articles/6620.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6e1c7d3816d8878b245fc569a2ca4424ef699203 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6620.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6620,কাউখালীর শীতল পাটির কারিগরদের দুর্দিন,2015-03-05,রবিউল হাসান রবিন কাউখালী পিরোজপুর সংবাদদাতা,একটা সময় ছিল যখন গ্রামের বাড়িতে অতিথি এলে বসতে দেয়া হতো পাটিতে। গৃহকর্তার বসার জন্যও ছিল বিশেষ ধরনের পাটি। হিন্দুদের বিয়ের অন্যতম অনুষঙ্গ শীতলপাটি। গরমকালে শীতলপাটির কদর একটু বেশিই। বৈশাখজ্যৈষ্ঠের দুপুরে এই পাটি দেহমনে শীতলতা আনে। দেশের যে কয়টি জেলায় শীতলপাটি তৈরি হয় তার মধ্যে কাউখালী অন্যতম। পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলা সদর থেকে এক কিলোমিটার দক্ষিণে সুবিদপুর গ্রামে। যে গ্রামের ৫০টি পরিবার আজো পাটি শিল্পকে তাদের বাঁচার একমাত্র অবলম্বন হিসেবে আঁকড়ে রয়েছে। এখানকার তৈরি শীতলপাটি পাইকারদের হাত ঘুরে চলে যায় ঢাকা বরিশাল ও খুলনা বাজারে। রপ্তানিপণ্য হিসেবে স্বীকৃতি না পেলেও শৌখিন ব্যবসায়ী বেড়াতে আসা অতিথিদের মাধ্যমে শীতলপাটি যাচ্ছে কলকাতা মধ্যপ্রাচ্য ব্রিটেন যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশে। অনেকে আবার নকশা করা শীতলপাটি দেয়ালে টাঙিয়ে রাখেন ঘরের শোভা বাড়াতে। এক সময় ওই গ্রামের শতাধিক পরিবার এই পাটি তৈরির সঙ্গে জড়িত ছিল। কাঁচামালের অভাবে পাটি তৈরির ব্যয় বেশি হওয়ায় বাজারে চাহিদা কমে গেছে। ফলে অনেকে এ ব্যবসা ছেড়ে দিয়ে দিনমজুরের কাজ করছে। কালের বিবর্তনে কাউখালীর সেই পাটিশিল্প আজ বিলীনের পথে। সুখ নেই পাটিকরদের মনে। রাতদিন সমানে পরিশ্রম করেও দুবেলা দুমুঠো আহার জোগাতে পারছে না তারা। উচ্চ শিক্ষা দূরের কথা নাম দস্তখত শেখারও সুযোগ পায় না ৯০ ভাগ শিশু। কেবল একটুকরা জমির অভাবে কাঁচামাল পাইত্রা উত্পাদন করতে পারছে না বলে আজ ওই শিল্প বিলীনের পথে। অনেক পরিবার সামান্য ভিটেমাটি বিক্রি করে ভারতে চলে গেছে। এলাকার লোকজন জমি কিনে পাইত্রা বাগান পরিষ্কার করে অন্য ফসল উত্পাদন করছে। জেলার শীতলপাটি তৈরির বড় গ্রাম সুবিদপুরে পাটিকররা এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন। কারণ গ্রীষ্মে এই পাটির চাহিদা প্রচুর। এই তিনচার মাসের আয় দিয়ে তাদের সারা বছরের খোরাকি চলে। পাটিকরদের একটি সমিতি রয়েছে। সমিতির সভাপতি খোকন পাটিকর জানান দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ওই সমিতিতে ৮ হাজার টাকা দিয়েছিলেন। পরবর্তী সময় রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সমিতির ঘর নির্মাণের জন্য ৫০ হাজার টাকা দিয়েছিলেন। এরপর জাতীয় পার্টির জেপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর স্ত্রী সাবেক এমপি তাসমিমা হোসেন টিন কেনার জন্য টাকা দিয়েছিলেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে আশার আলো প্রকল্পের অধীন ৩ লাখ টাকা মূলধন হিসেবে দিয়েছে। যা সমিতির সদস্যদের মধ্যে বিনা সুদে ঋণ দেয়া হচ্ছে। নাম দস্তখত সর্বস্ব ওইসব পাটিকরের নিরক্ষরতার সুযোগে সুপারভাইজিং অথরিটির লোকজন স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা চালায়। এছাড়া বিভিন্ন এনজিও থেকে চড়া সুদে ঋণ নিয়ে কিস্তি পরিশোধ করতে হিমশিম খাচ্ছে পাটিকররা। সুবিদপুর শীতলপাটি সমবায় সমিতির সভাপতি খোকন পাটিকর ও বয়স্ক কয়েকজন পাটিকরের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় ক্ষেত থেকে পাইত্রা কেটে প্রথমে ছাঁটা হয়। তারপর বঁটি দিয়ে লম্বালম্বিভাবে তিন ফালি ক্ষেত্রবিশেষে পাঁচটি ফালিও করা হয়। ফালিগুলো একটি বড় মাটির পাত্রে মটকি ভাতের মাড় দিয়ে কমপক্ষে সাত দিন ভিজিয়ে রাখা হয়। পরে আবার ভাতের মাড় ও পানিতে সিদ্ধ করা হয়। সিদ্ধ ফালি পানি দিয়ে ধুয়ে বেতি চিকন ফালি বানিয়ে শুরু হয় পাটি বোনার কাজ। বেতির ওপরের অংশ দিয়ে তৈরি হয় মসৃণ শীতলপাটি। আর মধ্যভাগ দিয়ে তৈরি হয় মোটাপাটি ও বুকাপাটি। মোটাপাটি ও বুকাপাটির দাম শীতলপাটির চেয়ে অনেক কম। পাঁচ ফুট প্রস্থ ও সাত ফুট দৈর্ঘ্যের ভালো মানের একটি শীতলপাটি কাউখালীর বাজারে এক হাজার থেকে এক হাজার ৬০০ টাকায় বিক্রি হয়। মধ্যম মানের একটি পাটির দাম ৬০০ থেকে এক হাজার টাকা। এ ছাড়া ৪০০৫০০ টাকায়ও কিছু শীতলপাটি মেলে। পাটিকর মঞ্জু রানী জানান একটি শীতলপাটি তৈরি করতে সাধারণত তিনচার দিন লাগে। একজন বয়স্ক পাটিকর একাই সাত দিনে একটি উন্নত মানের পাটি তৈরি করতে পারেন। এত কষ্টে তৈরি পাটির দাম শুনে ক্রেতারা প্রায়ই অনুযোগ করেন সামান্য শীতলপাটির এত দাম গড় হিসেবে দেখা যায় একটি পরিবারের তিন সদস্য মিলে কাজ করলেও মাসে ১০টির বেশি পাটি তৈরি সম্ভব নয়। ১০টি পাটি বিক্রি করে মাসে সর্বোচ্চ ছয়সাত হাজার টাকা আয় হয়। এই আয়েই চলে পাটিকরদের সংসার। সুবিদপুর গ্রামের পাইত্রা বন থেকে প্রতিবছর যে পাইত্রা উদপাদন হয় তা দিয়ে সারা বছর পাটি তৈরি সম্ভাব হয় না । কারণ পাইত্রা বাগান কেটে জমি তৈরি করছে। শ্যামল চন্দ্র নামের এক পাটিকর বলেন পাটিশিল্পের বিকাশে বড় সমস্যা হলো আর্থিক সমস্যা। শীতলপাটি তৈরির জন্য পাটিকরদের সরকারি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো কোনো ঋণ দেয় না। সরকার শীতলপাটি রপ্তানির উদ্যোগ নিলে পাটিকরদের দিন ঘুরে যেত। পাটিকরদের দাবির প্রতি একমত পোষণ করে কাউখালীর উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম আহসান কবীর জানান ঐতিহ্যবাহী কুটিরশিল্প শীতলপাটির বিপণন ব্যবস্থা উন্নত করা হলে এই পেশার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা সারা বছর ভালোভাবে বেঁচে থাকতে পারবেন। এদের মূল দাবি কিছু খাস জমি যেখানে পাইত্রার চাষ করা সম্ভব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6621.csv b/Bangla_fin_news_articles/6621.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8c3de7b60e5ed44b54f7d04c0e7d800f28db1a62 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6621.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6621,‘প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকলে জ্বালানি ব্যবহার ১০ বাড়বে’,2015-03-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে বর্তমান প্রবৃদ্ধি অর্জনের ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী দিনগুলোতে জ্বালানির ব্যবহার ১০ শতাংশ বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে দ্য থ্রিই প্রোগ্রাম অ্যানার্জি ইফিসিয়েন্সি অ্যান্ড এনগেজমেন্ট শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। নার্ডিক চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এনসিসিআই ও ডেনিশ ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এজেন্সির ডেনিডা যৌথ উদ্যোগে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হ্যান্নি ফুয়েল ইস্কজার এবং এনসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট শামীমউলহক প্রমুখ। অনুষ্ঠানে ড. আতিউর রহমান বলেন গত ১০ বছর ধরে বাংলাদেশ ৬ শতাংশের বেশি জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করে আসছে। আগামী দিনগুলোতে এ হার আরো বাড়বে। বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি অর্জনের এ ধারা অব্যাহত থাকলে আগামীতে জ্বালানির ব্যবহারও ১০ শতাংশ বাড়বে। গভর্নর বলেন অনেকেই জ্বালানি ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার জানেন না। এ জন্য জ্বালানিতে প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। তিনি জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের মাধ্যমে ৪৭টি গ্রিন প্রোডাক্ট রয়েছে। এর মধ্যে ২৩টি জ্বালানি খাতের। যেকোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান আরো নতুন নতুন গ্রিন প্রোডাক্ট তৈরি করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6622.csv b/Bangla_fin_news_articles/6622.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a913760ceea47f8de1cae6f9fb08f053221fa1e4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6622.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6622,ঋণ ও আমানত সুদহারের ব্যবধান কমেছে,2015-03-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংক খাতে ঋণ ও আমানতের সুদহারের ব্যবধান স্প্রেড কিছুটা কমেছে। জানুয়ারি শেষে তফসিলি ব্যাংকগুলোর গড় স্প্রেড দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ০৬ শতাংশ। ডিসেম্বরে স্প্রেড ছিল ৫ দশমিক ২১ শতাংশীয় পয়েন্ট। বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়মানুযায়ী ব্যাংকগুলোর গড় স্প্রেড ৫ শতাংশীয় পয়েন্টে রাখা কথা। তবে এ সময়ে দেশে কার্যরত ৫৬টি ব্যাংকের মধ্যে ২৭টি ব্যাংক এ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সে নির্দেশনা অমান্য করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে জানুয়ারি শেষে আমানতের গড় সুদহার দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ২৬ শতাংশ যা এর আগের মাস ডিসেম্বরে ছিল ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে ঋণের গড় সুদহার হয়েছে ১২ দশমিক ৩২ শতাংশ। যা আগের মাসে ছিল ১২ দশমিক ৪৬ শতাংশ। এতে স্প্রেড দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ০৬ শতাংশীয় পয়েন্ট। প্রতিবেদন অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মধ্যে বেসিক ব্যাংকের স্প্রেড আবারও কিছুটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ২৮ শতাংশীয় পয়েন্ট। এছাড়া বেসরকারি ও বিদেশি মালিকানার আরও ২৬টি ব্যাংকের ঋণআমানতের ব্যবধান ৫ শতাংশীয় পয়েন্টর উপরে রয়েছে। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর ঋণে গড় সুদ হার কমে ১২ দশমিক ৮২ শতাংশ হয়েছে যা আগের মাসে ছিল ১২ দশমিক ৯৯ শতাংশ। আর আমানতের গড় সুদহার কমে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৫২ শতাংশ যা আগের মাসে ছিল ৭ দশমিক ৫৫ শতাংশ। প্রতিবেদনে দেখা যায় বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মধ্যে ব্র্যাক ব্যাংকের স্প্রেড সবচেয়ে বেশি। এ ব্যাংকের ঋণআমানতের ব্যবধান ৯ দশমিক ১০ শতাংশীয় পয়েন্ট। এর পরে ডাচবাংলার ব্যাংকে ৭ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং ওয়ান ব্যাংকের ঋণআমানতের ব্যবধান ৬ দশমিক ৭২ শতাংশীয় পয়েন্ট। এছাড়া এবি দি সিটি আইএফআইসি পূবালী উত্তরা ইস্টার্ন এনসিসি প্রাইম ঢাকা স্যোসাল ইসলামী এক্সিম প্রিমিয়ার ব্যাংক এশিয়া ট্রাস্ট যমুনা মিডল্যান্ড ইউনিয়ন এবং মধুমতি ব্যাংকের স্প্রেড ৫ শতাংশীয় পয়েন্টের বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6623.csv b/Bangla_fin_news_articles/6623.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6816e8668f3c35fa3cc56409ecd76f6ce67cdc94 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6623.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6623,গার্মেন্টসের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় পাশে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র বার্নিকাট,2015-03-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গার্মেন্টস খাতের সামপ্রতিক সময়ের চ্যালেঞ্জ উত্তরণে নেয়া পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন্স ব্লুম বার্নিকাট। তিনি বলেন গার্মেন্টস খাতে বাংলাদেশ অপ্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠছে। কারণ বাংলাদেশ দেখিয়েছে কীভাবে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হয়। শ্রম আইনের সম্পূর্ণ বাস্তবায়নসহ কর্মপরিবেশ কমপ্লায়েন্স উন্নয়নে আরো কিছু কাজ এখনো বাকি রয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিজিএমইএ ভবনে গার্মেন্টস খাতের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। এ সময় বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম রানা প্লাজা পরবর্তী গার্মেন্টস খাতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে ধরেন। সেই সঙ্গে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতাকে বর্তমানে গার্মেন্টস খাতের জন্য প্রধান চ্যালেঞ্জ বলে উল্লেখ করেন। এককভাবে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গার্মেন্টস পণ্যের সবচেয়ে বড় বাজার। তবে সামপ্রতিক সময়ে দেশটিতে পোশাক রপ্তানি কিছুটা কমেছে। এ সময় বিজিএমইএর সহসভাপতি রিয়াজ বিন মাহমুদ সাবেক সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন সাবেক সহসভাপতি ফারুক আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6624.csv b/Bangla_fin_news_articles/6624.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c135e489dd3e09620f4d2a61378c1a608e7d2ab3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6624.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6624,পুঁজিবাজারে দরপতন চলছে,2015-03-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে পাঁচ কর্মদিবস ধরে দরপতন চলছে। আর চার কর্মদিবস ধরে লেনদেন হচ্ছে ৩০০ কোটি টাকার নিচে। দেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার অভাবেই লেনেদন কম হচ্ছে বলে মনে করেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ২৬৬ কোটি টাকার। এ দিকে বৃহস্পতিবার বাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে শাশা ডেনিমসের শেয়ার। শুরুর দিনে এ কোম্পানিটি লেনদেন ও দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে। বাজার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছেব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলো এ বছর তুলনামূলক ভালো লভ্যাংশ দিলেও শেয়ারদর কমছে। বৃহস্পতিবারও লেনদেন হওয়া ৩০ কোম্পানির মধ্যে মাত্র ছয়টির শেয়ারদর বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছেবৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৬৬৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৬৬ কোটি ৩০ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৫টির কমেছে ১৬০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৩ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ২৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ১৮ লাখ টাকার। যা আগের দিনের তুলনায় ১২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৭টির কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছেখুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডে কেপিসিএল দুই সহযোগী প্রতিষ্ঠান একীভূত হওয়ার অনুমোদন পেয়েছে। কেপিসিএল সহযোগী প্রতিষ্ঠান খানজাহান আলী পাওয়ার কোম্পানি এবং খুলনা পাওয়ার কোম্পানি ইউনিট২ লিমিটেডকে একীভূতকরণে আবেদন অনুমোদন করেছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশন। ডিএসই আরও জানিয়েছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের এমআই সিমেন্ট কোম্পানি ভারতে একটি সাবসিডিয়ারি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করবে। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ সভায় সাবসিডিয়ারি কোম্পানি প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর শতভাগ মালিকানায় থাকবে এমআই সিমেন্ট। প্রাথমিকভাবে কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন হবে ৫০ লাখ রুপি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6625.csv b/Bangla_fin_news_articles/6625.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..45dbae015b9c3754caa6efdbeac96573511f87d5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6625.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6625,প্রবৃদ্ধির জন্য ৬টি বিষয়কে গুরুত্ব দিলো আইএমএফ,2015-03-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের মোট দেশজ উত্পাদনে জিডিপি প্রবৃদ্ধির জন্য ৬টি বিষয়কে সর্বাধিক গুরুত্ব উল্লেখ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ প্রতিনিধিরা। এগুলো হলো গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো খাত প্রয়োজনীয় জমির প্রাপ্যতা আর্থিক খাতে ঝুঁকিমোকাবেলার ব্যবস্থাপনা রাজস্ব আহরণ বাড়ানো জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সংক্রান্ত কার্যকর নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন এবং জলবায়ু পরিবর্তনকে মোকাবেলা করা। এর পাশাপাশি এমডিজি পরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা কিভাবে মোকাবেলা করবে তার উপরই নির্ভর করছে দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা। বুধবার আইএমএফএর উচ্চ পর্যায়ের এক প্রতিনিধি দলের সাথে বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান পরিকল্পণামন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল। আইএমএফএর এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগারীয় অঞ্চলের ডেপুটি ডিভিশন চিফ রডরিগো কুবেরোর নেতৃত্বে পরিকল্পণামন্ত্রালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন আইএমএফএর বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি স্টেলা ক্যন্দেরাসহ উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ। আইএমএফ প্রতিনিধিবৃন্দ এ সময় উল্লেখ করেন বাংলাদেশের প্রয়োজন উল্লিখিত ছয়টি বিষয়ে সার্বিক সফলতাকে আরও বাড়ানো। এর মাধ্যমে সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়ানো সম্ভব। বিশেষ করে জমির প্রাপ্যতা বাংলাদেশে সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগে অন্যতম প্রধান বাধা। আইএমএফ মনে করে বাংলাদেশ অবকাঠামো খাতে যেভাবে এগুচ্ছে তা অচিরেই শিল্প বিনিয়োগকে আকর্ষণ করবে। তবে ভূমির প্রাপ্যতার বিষয়টিসহ আর্থিক খাতে সংস্কার সরকারকে প্রাধান্য দিয়ে দেখতে হবে। সভায় পরিকল্পনা সচিব সফিকুল আজম পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. শামসুল আলমসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6626.csv b/Bangla_fin_news_articles/6626.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf6cefc894891f326b95a08e60759eba20864c51 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6626.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6626,আলআরাফাহর শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের টিআইএন হালনাগাদের আহ্বান,2015-03-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আলআরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের ১২ ডিজিটের ট্যাক্স আইডিন্টিফিকেশন নম্বর টিআইএন হালনাগাদ করার আহ্বান জানানো হয়েছে। রেকর্ড ডেটের ১৫ মার্চ আগেই টিআইএন নম্বর হালনাগাদ করতে হবে। কোনো বিনিয়োগকারী টিআইএন হালনাগাদ করতে ব্যর্থ হলে লভ্যাংশের ওপর ১৫ শতাংশ কর দিতে হবে। আর টিআইএন থাকলে লভ্যাংশের ওপর ১০ শতাংশ কর কাটা হবে। ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6627.csv b/Bangla_fin_news_articles/6627.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..461d122f37a2ee707f321a7e024a7df0f2e9dc2b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6627.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6627,শাহজিবাজার পাওয়ার ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত,2015-03-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই সূত্রে জানা গেছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। কোম্পানিটি সমাপ্ত অর্থবছরে ৩০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়ায় ক্যাটাগরির উন্নতি হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে কোম্পানিটির লেনদেন এ ক্যাটাগরিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6628.csv b/Bangla_fin_news_articles/6628.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e23c7dea426bbc13a760c72981fa3810dd081700 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6628.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6628,শেয়ারবাজারে সূচক নিম্নমুখী লেনদেন কম,2015-03-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা চার কর্মদিবস ধরে পুঁজিবাজারে সূচক নিম্নমুখী প্রবণতায় রয়েছে। এ চার দিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক ৮১ পয়েন্ট কমেছে। লেনদেন নেমে এসেছে ২২১ কোটি টাকায়। এ দিকে বুধবার ডিএসইর লেনদেনে সর্বোচ্চ অবদান ছিল জ্বালানি খাতের। এ ছাড়া ব্যাংকিং ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাতও লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে। এ তিন খাতে লেনদেন হয়েছে ৯৩ কোটি টাকার যা বাজারের মোট লেনদেনের ৪৪ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৪ কমে ৪ হাজার ৬৮১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৩৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২২১ কোটি ৮৪ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৮২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৮টির কমেছে ১২০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২০ কমে ১৪ হাজার ৩১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৩ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টির কমেছে ৮৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের দর। ডিএসই সূত্রে জানা গেছেতালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের তিন কোম্পানি ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে সাউথইস্ট ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ১৫ শতাংশ নগদ ডাচবাংলা ব্যাংক ৪০ শতাংশ নগদ এবং ট্রাস্ট ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ৫ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6629.csv b/Bangla_fin_news_articles/6629.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fb7294550a25fae2bd761d94e71f13839ec831ad --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6629.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6629,ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের ইন্টারনেটভিত্তিক বিপণন সহায়তা দেয়া হবে,2015-03-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের কর্মকাণ্ড সম্প্রসারণে আর্থিক সেবার পাশপাশি উত্পাদিত পণ্য বিপণনে ইন্টারনেটভিত্তিক বিপণন সহায়তা দেয়া হবে। এ ছাড়া উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত বাধা দূরীকরণে নানাবিধ কর্মসূচিও গ্রহণ করা হবে। এ লক্ষ্যে পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশন পিকেএসএফ প্রমোটিং অ্যাগ্রিকালচারাল কমার্শিয়ালাইজেশন অ্যান্ড এন্টারপ্রাইজ পিএসিই শীর্ষক প্রকল্প গ্রহণ করেছে। বুধবার পিকেএসএফ ভবনে এ প্রকল্পের প্রারম্ভিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। পিকেএসএফের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। পিকেএসএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবদুল করিমসহ পিকেএসএফের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এ কর্মশালায় বক্তব্য দেন। প্রকল্প সমন্বয়কারী এবং পিকেএসএফের মহাব্যবস্থাপক আকন্দ মো. রফিকুল ইসলাম জানানপিকেএসএফ ও আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিলের ইফাদ যৌথ অর্থায়নে ছয় বছর মেয়াদি এ প্রকল্পটি দেশব্যাপী বাস্তবায়ন করা হবে। ব্যয় হবে ৯ কোটি ২৮ লাখ ডলার এর মধ্যে ইফাদের অবদান থাকবে ৪ কোটি ডলার। অবশিষ্ট তহবিল পিকেএসএফ এবং এর সহযোগী সংস্থাসমূহ জোগান দেবে। প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন নতুন প্রকল্পটি দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে অবদান রাখবে। ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন পিকেএসএফের সকল কাজ মানবকেন্দ্রিক। ক্ষুদ্র উদ্যোগ তথা গ্রামীণ শিল্পের বিকাশের মাধ্যমে এ প্রকল্প দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6630.csv b/Bangla_fin_news_articles/6630.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..39f2c66db5d7e2bdabf094f3becac90235ab8bd4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6630.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6630,কম টাকায় খোলা সঞ্চয়ী হিসাবে সর্বোচ্চ সুদ দেয়ার নির্দেশ,2015-03-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কম টাকায় খোলা হিসাবে জমা অর্থের বিপরীতে সর্বোচ্চ সুদ দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর্থিক সেবা বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর উৎসাহউদ্দীপনায় যেন ভাটা না পড়ে সেজন্যই বাংলাদেশ ব্যাংক মঙ্গলবার এমন প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী ১০ ৫০ ও ১০০ টাকার বর্তমানে প্রায় দেড় কোটি ব্যাংক হিসাব রয়েছে। কেন্দ্রিয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে দেশের আর্থিক সেবা বঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনার লক্ষ্যে কৃষক বিভিন্ন ভাতাভোগী স্কুল বা কলেজের শিক্ষার্থী কর্মজীবী পথশিশুকিশোরসহ বিভিন্ন আর্থিক সেবা প্রত্যাশী জনগোষ্ঠীর জন্য নূন্যতম ১০ ৫০ ও ১০০ টাকার বিনিময়ে ব্যাংক হিসাব খোলার জন্য বিভিন্ন সময়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কার্যক্রম আরো বৃহৎ পরিসরে নিয়ে দেশের অর্থনীতি সুদৃঢ় করতে এ ধরনের হিসাবগুলোকে অধিকতর সচল আকর্ষণীয় এবং জনপ্রিয় করে তোলা জরুরী। এমন প্রেক্ষাপটে ব্যাংকে প্রচলিত কৃষক স্কুল ব্যাংকিং কর্মজীবী পথশিশুকিশোরদের হিসাবে ব্যাংকের বিদ্যমান বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়ী হিসাবের মধ্যে সর্বোচ্চ মুনাফা বা সুদ হার প্রযোজ্য করার নির্দেশ দেওয়া যাচ্ছে। ব্যাংকগুলোতে কম টাকায় খোলা হিসাবের মধ্যে সব চেয়ে বেশি রয়েছে কৃষকদের নামে। বর্তমানে তাদের হিসাব সংখ্যা এক কোটির মতো। এসব হিসাবের বেশিরভাগ রয়েছে রাষ্ট্রীয় মালিকানার ব্যাংকগুলোতে। সরকারি ব্যাংকগুলো চলতি মাসের এক তারিখ থেকে সঞ্চয়ী হিসাবের সুদহার কমিয়ে সর্বোচ্চ সাড়ে ৮ শতাংশ নির্ধারণ করেছে। আশানুরুপ বিনিয়োগ চাহিদা না থাকায় অন্য ব্যাংকগুলোও দীর্ঘদিন ধরে সুদহার কমিয়ে আনছে। বেসরকারি খাতের বেশিরভাগ ব্যাংকের আমানতে সুদহার ১০ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। সর্বোচ্চ সুদহার এমন হলেও আমানতের ধরন ভেদে সুদহারের ভিন্নতা রয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে ক্ষুদ্র আমানতকারীরা যেন নিরুৎসাহিত না হন এজন্য এই নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6631.csv b/Bangla_fin_news_articles/6631.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..47e20dc5706cc8a82293bea5d574b12a3076c479 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6631.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6631,কর্মজীবী নারীদের জন্য আরএফএলের সম্মাননা,2015-03-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিভিন্ন সেক্টরে কর্মরত নারীদের সম্মাননা দিতে যাচ্ছে প্লাস্টিক প্রতিষ্ঠান আরএফএল। আর এর আয়োজকের দায়িত্বে আছে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম। আগামী ৮ মার্চ নগরীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে বিভিন্ন সেক্টরের উত্সাহ প্রদানকারী কর্মজীবী নারীদের হাতে আরএফএল ইন্সপায়ারিং ওমেন অ্যাওয়ার্ড ২০১৫ শীর্ষক সম্মাননা তুলে দেয়া হবে। গতকাল মঙ্গলবার একটি রেস্টুরেন্টে গণমাধ্যমের সাথে আলোচনাকালে অ্যাওয়ার্ড সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন আয়োজকরা। আলোচনায় অংশ নেন ওমেন লিডারশিপ প্রজেক্ট প্রেসিডেন্ট নাজিয়া আন্দালিব প্রিমা বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম প্রতিষ্ঠাতা শরীফুল ইসলাম এবং স্পন্সর প্রতিষ্ঠান আরএফএলএর ব্র্যান্ড ম্যানেজার আরাফাত রহমান। আলোচনায় জানানো হয় বিভিন্ন সেক্টরে কর্মরত নারীদের প্রণোদনা এবং উত্সাহ দিয়ে নেতৃত্ব দেবার সক্ষমতা অর্জনের উদ্দেশ্যে ইন্সপায়ারিং ওমেন ইন লিডারশিপ প্রজেক্টের দ্বিতীয় পর্যায় হচ্ছে এই অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান। তারা মনে করেন বিভিন্ন সেক্টরে কর্মরত নেতৃত্ব পর্যায়ের নারী রোল মডেল খুঁজে বের করে তাদের সম্মাননা দেয়ার মাধ্যমে অন্যদের নেতৃত্বে আসার স্বপ্ন দেখানো সম্ভব। এই প্রজেক্টের প্রথম পর্যায়ে অনুষ্ঠিত ওমেন লিডারশিপ সামিটের আলোচনার সূত্র ধরে এই অ্যাওয়ার্ড পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয় বলেও তারা জানান। তারা আরো বলেন কর্মজীবী নারীদের জন্য মেনটরিং ও গ্রুমিং এবং ভবিষ্যত্ নেতৃত্বের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালনা এবং নারী বিষয়ক দ্বিমাসিক প্রকাশনার মাধ্যমে সহযোগিতা ও প্রণোদনার ব্যবস্থা করে নেতৃত্ব পর্যায়ে নারীর সংখ্যা বৃদ্ধি করাই তাদের লক্ষ্য। আজ নারীর বহুমাত্রিক অংশগ্রহণ থাকলেও নেতৃত্ব পর্যায়ে তা নগণ্য। এই অবস্থার পরিবর্তনে তাদের কার্যক্রম ভূমিকা রাখবে বলেও তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন। অ্যাওয়ার্ডএর বাছাই পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছে এইচআর নেক্সট এবং জেসিআই ওয়েস্ট ক্যাটাগরি। বাছাই মনোনয়ন প্রক্রিয়া বিশ্লেষণ জুরি বোর্ড গঠন এবং সর্বোপরি বিজয়ীদের খুঁজে বের করতে কাজ করেছেন তারা। এই উদ্যোগের টাইটেল স্পন্সর আরএফএল ছাড়াও পার্টনার হিসেবে আরো আছে এটুআই এবং এফআইসিসিআই। উল্লেখ্য প্রজেক্টের প্রথম পর্যায় অনুষ্ঠিত হয় ২০১৪ সালের জুন মাসে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6632.csv b/Bangla_fin_news_articles/6632.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3b4e4bbc42d375bc44769284264ff18a9b98d499 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6632.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6632,কৃষিপণ্যে মূল্যসংযোজন নিশ্চিত করার তাগিদ,2015-03-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কৃষিপণ্যে মূল্যসংযোজন নিশ্চিত করার তাগিদ দিয়েছেন বক্তারা। মঙ্গলবার ইউএসএআইডির অ্যাগ্রিকালচার ভ্যালু চেইন প্রজেক্ট এবং ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই যৌথভাবে আয়োজিত বাংলাদেশের রফতানিযোগ্য পণ্যের প্রমোশন পণ্য নির্দেশন এবং টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক ৩ দিনব্যাপী কর্মশালায় বক্তারা এ কথা বলেন। তারা বলেন বাংলাদেশের ৭০ শতাংশেরও বেশি মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কৃষি খাতের সাথে জড়িত। বাংলাদেশের কৃষি খাতের প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ ভালো মানের চাল ও আলু রফতানি করছে। তবে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকতে হলে কৃষির বহুমুখীকরণের পাশাপাশি পণ্যের মান সংযোজন নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশের কৃষি খাতের উন্নয়নের জন্য নতুন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার এবং কৃষিপণ্য উত্পাদনে গতানুগতিক ধারার বাইরে উন্নত জ্ঞান আহরণের উপর গুরুত্বারোপ করেন বক্তারা। অনুষ্ঠানে বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডিসিসিআই সহসভাপতি মো. শোয়েব চৌধুরী মহাসচিব এ এইচ এম রেজাউল কবির ইউএসএআইডির অ্যাগ্রিকালচার ভ্যালু চেইন প্রজেক্টের প্রধান উইলিয়াম টি লেভিন এবং ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড সেন্টারের আইটিসি প্রশিক্ষক গ্রেগ স্যাম্পসন ও পেট্রা ওয়ালটারোভা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6633.csv b/Bangla_fin_news_articles/6633.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8108e4f816d8878188f9f08dd284d5e158060db5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6633.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6633,চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু হচ্ছে আজ,2015-03-03,চট্টগ্রাম অফিস,চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির উদ্যোগে নগরীর রেলওয়ে পলোগ্রাউন্ড ময়দানে আজ মঙ্গলবার থেকে শুরু হচ্ছে মাসব্যাপী চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। বিকালে তেইশতম এই মেলার উদ্বোধন করবেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে থাকবেন ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এম.এ লতিফ এমপি। গতকাল সোমবার দুপুরে নগরীর আগ্রাবাদে চেম্বার মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। লিখিত বক্তব্যে মেলা কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নুরুন নেওয়াজ সেলিম বলেন এবারের মেলায় দেশিবিদেশি ৩৮টি প্যাভিলিয়ন ও ২৩৯টি স্টল নিয়ে চার শতাধিক প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে। মেলা সর্বসাধারণের জন্য প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম মেলাকে সফল ও সার্থক করে তুলতে ব্যাপক উদ্যোগ নেয়ার কথা তুলে ধরেন। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন চেম্বারের সহসভাপতি সৈয়দ জামাল আহমেদ চেম্বার পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ মাহবুবুল হক প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6634.csv b/Bangla_fin_news_articles/6634.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e1b09c9a56f28e33cb8481194643aa0f09d50cef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6634.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6634,চলমান পরিস্থিতি উন্নয়নের জন্য গুরুতর বাধা অর্থমন্ত্রী,2015-03-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলমান পরিস্থিতি উন্নয়নের জন্য গুরুতর বাধা উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন এটা একটি জাতীয় সমস্যা। আবার জাতীয় সমস্যা বলতেও ভয় করি। জাতীয় সঙ্কট অনেক বিরাট বিষয়। বিষয়টি অত বিরাট নয়। তবে এটি উন্নয়নের জন্য গুরুতর বাধা। সোমবার সচিবালয়ে হরতালঅবরোধে ক্ষতিগ্রস্ত রপ্তানিকারকদের সাথে বৈঠককালে তিনি এসব মন্তব্য করেন। এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ ছাড়াও বিজিএমইএ বিকেএমইএ বিটিএমএ এমসিসিআইর নেতারা ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রী বলেন টানা দুই মাস হয়ে গেল। এটা কতদিন চলবে এর একটা শেষ থাকতে হবে। এই পরিস্থিতির অবসান ঘটানোর দায়িত্ব বিএনপির। কিন্তু তাদের মধ্যে এর কোন ইঙ্গিত নেই। বিএনপির প্রসঙ্গে তিনি বলেন এ দলটি তো সংসদেও নেই। সংসদে থাকলে তো একটা ফোরাম থাকে। আলাপআলোচনার সুযোগ থাকে। অবশ্য গত দুই মাসে বিদ্যমান পরিস্থিতি রপ্তানিকারকদের জন্য ততটা গুরুতর প্রভাব ফেলেনি উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন সমস্যা সকলেরই হচ্ছে। তবে এটা অপ্রত্যাশিত। এ দুই মাসে হয়তো প্রভাব অতটা পড়বে না। এটা আরও পরে বোঝা যাবে। সুতরাং সকলের জন্যই কিছু করতে হবে। তবে এর আগে বিষয়টি নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ব্যবসায়ীদের সাথে আবারো বৈঠক করে একটা ব্যবস্থা নেয়া হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন ব্যবস্থা একটা নেব। গত দুই মাসের সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ী ও রপ্তানিকারকদের ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ তুলে ধরে বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল খাতের উদ্যোক্তাদের জন্য রপ্তানিকারকদের জন্য ২১টি দাবি তুলে ধরেন। রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় নতুন করে কোনো রপ্তানি ঋণ শ্রেণিবিন্যাস না করা এই সময়ের মধ্যে ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে তিন মাসের পরিবর্তে ছয় মাসের মধ্যে ঋণ শ্রেণিবিন্যাস করা পোশাকসহ সব রপ্তানিকারককে ঋণ পুনঃতফসিলীকরণ করার সুযোগ দেয়া রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত পুনঃতফসিলীকৃত ঋণের কিস্তি স্থগিত রাখা পাঁচ বছরের প্রজেক্ট লোন তিন বছর বাড়িয়ে আট বছরে কিস্তিতে পরিশোধ করার সুযোগ দেয়ার দাবি জানানো হয়। সম্প্রতি বড় ঋণগ্রহীতাদের ৫০০ কোটির বেশি ঋণগ্রহীতা ঋণ পুনর্গঠনের জন্য ১২ বছরের সময় দেয়া হয়েছে। এ সুযোগ রপ্তানিখাতের ছোট ঋণগ্রহীতা উদ্যোক্তাদেরও দেয়ার দাবি জানানো হয়। সেই সঙ্গে নগদ সহায়তার অর্থ দ্রুত ছাড় করা সব বাজারে রপ্তানির ক্ষেত্রে ১ শতাংশ নগদ সহায়তা চালু করা ইউরোপের মুদ্রার মান কমে যাওয়ার প্রেক্ষিতে ইইউর দেশগুলোতে রপ্তানির ক্ষেত্রে ৩ শতাংশ হারে প্রণোদনা দেয়া অবরোধের সময় চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানিরপ্তানিকারকদের উপর আরোপিত মাশুল প্রত্যাহার করা মহাসড়কে পণ্যের জন্য স্বল্প প্রিমিয়ামকে বীমা ব্যবস্থা চালু করা এবং বিদ্যমান বীমা প্রিমিয়াম কমানোর দাবিও করা হয়। এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন চলমান পরিস্থিতিতে সরকার বড় রপ্তানিকারকদের যে সব সুবিধা দেবে একই সুবিধা যেন অন্যান্য রপ্তানি খাতেও দেয়া হয়। কারণ তারাও ক্ষতিগ্রস্ত। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিটিএমএ সভাপতি তপন চৌধুরী এক্সপোর্টার্স অ্যাসেসিয়েশনের ইএবি সভপতি আবদুস সালাম মুর্শেদী এমসিসিআই সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বিকেএমইএর প্রথম সহসভাপতি আসলাম সানি প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6635.csv b/Bangla_fin_news_articles/6635.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4b3113b8b20a10e1ac1e0cac8aa717ac4986d63 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6635.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6635,ফেব্রুয়ারিতে অল্প রেমিট্যান্স,2015-03-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বছরের সবচেয়ে কম দিনের মাস ফেব্রুয়ারিতে প্রবাসী বাংলাদেশিরা কম রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রথম আট মাসের মধ্যে অক্টোবর ছাড়া আর সব মাসেই ফেব্রুয়ারির চেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। ফেব্রুয়ারিতে প্রবাসীরা ১১৭ কোটি ৮৬ লাখ মার্কিন ডলার সমমূল্যের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। আগের অর্থবছরের ফেব্রুয়ারিতেও প্রায় একই পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছিল। গত জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ে ৯৯০ কোটি ৯০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এ পরিমাণ ছিল ৯২০ কোটি ৬৫ লাখ ডলার। সে হিসাবে আগের অর্থবছরের আট মাসের তুলনায় বর্তমান অর্থবছরের আট মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহের প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ৬৩ শতাংশ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের হিসাবে দেখা গেছে অর্থবছরের আটমাসের মধ্যে প্রথম মাস জুলাইয়ে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছিল। সে মাসে এসেছিল ১৪৯ কোটি ২৪ লাখ ডলার। অর্থবছরের মধ্যে সবচেয়ে কম রেমিট্যান্স এসেছে অক্টোবর মাসে। অক্টোবরে ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলার এসেছিল। এছাড়া আগস্টে ১১৭ কোটি ৪৩ লাখ সেপ্টেম্বরে ১৩৪ কোটি ৪২ লাখ নভেম্বরে ১১৮ কোটি ২৯ লাখ ডিসেম্বরে ১২৭ কোটি ৫০ লাখ এবং জানুয়ারিতে ১২৪ কোটি ৩২ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। গত ফেব্রুয়ারিতে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৭ কোটি ৫২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এক কোটি ৫৬ লাখ ডলার বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৭৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে আসা রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল এক কোটি ৪৬ লাখ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6636.csv b/Bangla_fin_news_articles/6636.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8faf0cdbaae640afa16143ace720a6666a24b3b2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6636.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6636,বিনিয়োগের পরিবেশ সৃষ্টির আহবান ডিসিসিআইয়ের,2015-03-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,উদ্যোক্তাদের জন্য বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টির আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই। ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদ বলেছেন পর্যাপ্ত অবকাঠামো ও নীতিমালার অভাব আমলাতান্ত্রিক জটিলতা প্রকল্প বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বর্তমানে দেশিবিদেশি সরাসরি বিনিয়োগ অনেক কমে গেছে। বিনিয়োগের সার্বিক অবস্থার পরিবর্তন না হলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারা বাধাগ্রস্ত হবে। তাই প্রবৃদ্ধির স্বার্থে বিনিয়োগের পরিবেশ সৃষ্টি করা প্রয়োজন। সোমবার পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ডিসিসিআইয়ের সহসভাপতি সোহেব চৌধুরী পরিচালক সবুর খান রিজওয়ানউররহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ সময় পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন ৬ মাসের মধ্যে ঢাকাচট্টগ্রাম মহাসড়কের চার লেনের কাজ শেষ হবে। মাতারবাড়ী বিদ্যুেকন্দ্র ও রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুেকন্দ্রের কাজ শুরু হয়েছে। এগুলো বাস্তবায়ন হলে ভবিষ্যতে বিদ্যুত্ সঙ্কট থাকবে না। ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়াকে ছাড়িয়ে যাবে। পরিকল্পনামন্ী আরও বলেন ঢাকার সীমানা বৃদ্ধি করার প্রয়োজন নেই। ঢাকার বাইরে শহুরায়ন করা হবে। সরকার প্রত্যেককে শিক্ষিত করতে বৈপ্লবিক ভূমিকা পালন করছে। সকল বয়সের মানুষের জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা করছে। ২০২১ সালের মধ্যেই সব লক্ষ্যই পূরণ হবে। এমডিজির লক্ষ্যও পূরণ হবে। আগামী একনেক সভায় ১২টি জেলায় ১২টি সফটওয়্যার পার্ক তৈরির জন্য প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6637.csv b/Bangla_fin_news_articles/6637.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8ffacc2b24f988df8c52b68f78e8e4d2b101d48e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6637.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6637,অনলাইন গ্রাহক সেবা চালু করল বিনিয়োগ বোর্ড,2015-03-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ভিসা ওয়ার্ক পারমিট এবং বাণিজ্যিক অফিস স্থাপনসংক্রান্ত অনলাইন গ্রাহকসেবা চালু করেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ বোর্ড বিওআই। ফলে এখন থেকে বৈদেশিক বিনিয়োগকারীরা অনলাইনে ভিসা ও ওয়ার্ক পারমিট এবং বাণিজ্যিক অফিস স্থাপনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিনিয়োগ বোর্ডও অনলাইনে অনুমোদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে। রবিবার রাজধানীর একটি হোটেলে শিল্পমন্ত্রী আমীর হোসেন আমু এ সেবার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে বিনিয়োগ বোর্ডের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. এস এ সামাদ ঢাকায় নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত জোহান ফ্রাইসেল আইএফসি বাংলাদেশ কান্ট্রি ম্যানেজার কাল এফ কেলোফার নিটল নিলয় গ্রপের চেয়ারম্যান আব্দুল মাতলুব আহমাদ বিওআই নির্বাহী সদস্য নাভাস চন্দ্র মণ্ডল প্রমুখ বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী বলেন বৈদেশিক বিনিয়োগের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। শিগগিরই শিল্পনীতি২০১৫ ঘোষণা করা হবে। এস এ সামাদ বলেন এ পদ্ধতির মাধ্যমে ১৬ পাতার পরিবর্তে এখন মাত্র এক পাতার ফরম পূরণ করতে হয়। অনুষ্ঠানে জানানো হয়বিশ্বব্যাংক গ্রুপের আর্থিক সহায়তায় বিওআই অনলাইন গ্রহকসেবা চালু করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6638.csv b/Bangla_fin_news_articles/6638.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..90e59efc483a2e9552a86e0f5ea0b681226b3397 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6638.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6638,অনলাইন গ্রাহক সেবা চালু করলো বিনিয়োগ বোর্ড,2015-03-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ভিসা ওয়ার্ক পারমিট এবং বাণিজ্যিক অফিস স্থাপন সংক্রান্ত অনলাইন গ্রাহকসেবা চালু করেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ বোর্ড বিওআই। ফলে এখন থেকে বৈদেশিক বিনিয়োগকারীরা অনলাইনে ভিসা ও ওয়ার্ক পারমিট এবং বাণিজ্যিক অফিস স্থাপনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এর প্রেক্ষিতে বিনিয়োগ বোর্ডও অনলাইনে অনুমোদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে। রবিবার রাজধানীর একটি হোটেলে শিল্পমন্ত্রী আমীর হোসেন আমু এ সেবার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে বিনিয়োগ বোর্ডের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. এস এ সামাদ ঢাকায় নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত জোহান ফ্রাইসেল আইএফসি বাংলাদেশ কান্ট্রি ম্যানেজার কাল এফ. কেলোফার নিটল নিলয় গ্রপের চেয়ারম্যান আব্দুল মাতলুব আহমাদ বিওআই নির্বাহী সদস্য নাভাস চন্দ্র মন্ডল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী বলেন বৈদেশিক বিনিয়োগের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। শিগগিরই শিল্পনীতি২০১৫ ঘোষণা করা হবে বলেও তিনি জানান। এস এ সামাদ বলেন এ পদ্ধতীর মাধ্যমে ১৬ পাতার পরিবর্তে এখন মাত্র এক পাতার ফরম পূরণ করতে হয়।অনুষ্ঠানে জানানো হয় বিশ্বব্যাংক গ্রুপের আর্থিক সহায়তায় বিওআই অনলাইন গ্রহকসেবা চালু করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6639.csv b/Bangla_fin_news_articles/6639.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..51a90d209a564973f708ac56a183c69e266a0330 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6639.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6639,ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষে স্যোশাল ইসলামী ব্যাংক,2015-03-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রবিবার ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ব্যাংকিং খাতের স্যোশাল ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৮ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করায় এ কোম্পানির প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। এসআইবিএলের দর বেড়েছে প্রায় ১৩ শতাংশ। ব্যাংকটির শেয়ারদর বিবেচনায় ঘোষিত লভ্যাংশ লাভজনক বিবেচনা করায় কোম্পানিটিতে বিনিয়োগের পরিমাণ বেড়েছে। ফলে লেনদেনের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর মধ্যে এসআইবিএল চতুর্থ নম্বরে উঠে এসেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6640.csv b/Bangla_fin_news_articles/6640.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fcee548f84104b66ab288bc38bc07d445c7dbafa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6640.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6640,পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ৮৫ শতাংশ,2015-03-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে গেল ফেব্রুয়ারিতে নিট বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে প্রায় ৮৬ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে বিদেশিরা মোট ৩১ কোটি ৭৪ লাখ টাকা নিট বিনিয়োগ করেছেন। জানুয়ারিতে বিদেশিদের নিট বিনিয়োগ ছিল ২২৮ কোটি ২০ লাখ টাকা। অর্থাত্ ফেব্রুয়ারিতে বিদেশিদের নিট বিনিয়োগ কমেছে ১৯৬ কোটি ৪৬ লাখ ৬৪ হাজার টাকা। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেনদেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বিদেশিরা বিনিয়োগ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। ফলে তারা যত শেয়ার কিনেছেন তার চেয়ে বেশি বিক্রি করেছেন। এতে বিদেশি বিনিয়োগ কমে গেছে। গেল মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মোট লেনদেনও কমেছে। জানুয়ারি মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মোট লেনদেন ছিল ৫০১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। ফেব্রুয়ারি মাসে লেনদেন নেমে এসেছে ৪৭০ কোটি ৪২ লাখ টাকায়। অর্থাত্ গত মাসে মোট লেনদেন কমেছে ৬ শতাংশ বা ৩১ কোটি ৮৩ লাখ টাকার। এ দিকে রবিবার ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ব্যাংকিং খাতের স্যোশাল ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৮ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করায় এ কোম্পানির প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। এসআইবিএলের দর বেড়েছে প্রায় ১৩ শতাংশ। ব্যাংকটির শেয়ারদর বিবেচনায় ঘোষিত লভ্যাংশ লাভজনক বিবেচনা করায় কোম্পানিটিতে বিনিয়োগের পরিমাণ বেড়েছে। ফলে লেনদেনের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর মধ্যে এসআইবিএল চতুর্থ নম্বরে উঠে এসেছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৩ কমে ৪ হাজার ৭৩৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১৩ কমে ১ হাজার ৭৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৩৬ কোটি ৬৫ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪০ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৩টির কমেছে ১৮৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫০ কমে ১৪ হাজার ৪৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৯ কোটি ৭১ লাখ টাকার। যা আগের দিনের তুলনায় ১৬ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫০টির কমেছে ১৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6641.csv b/Bangla_fin_news_articles/6641.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a19e112b94783e758fc705288d74a0a8d67db88c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6641.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6641,শেয়ারবাজারে সপ্তাহের শুরুতেই দরপতন,2015-03-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক আগের দিনের চেয়ে রবিবার ২৪ কমে ৪ হাজার ৭৪০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৩৭ কোটি টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪১ কোটি টাকা বেশি। এ দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সূচক ৪ কমে দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৮৫০ পয়েন্টে। তবে লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৭ কোটি টাকা বেশি। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ৮৬টির দাম বেড়েছে কমেছে ১৮৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির শেয়ারদর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6642.csv b/Bangla_fin_news_articles/6642.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ea4e4010b04b85025a4b2487c654d18eac69566f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6642.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6642,বেশিরভাগ শিল্প এলাকাতেই চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ নেই,2015-02-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের বেশিরভাগ শিল্প এলাকাতেই চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুত্ ৩৩ কেভি ভোল্টেজ নেই। সাধারণ ফিডার থেকে শিল্প কারখানাগুলোতে বিদ্যুতের লাইন দেয়া হয়েছে। যেখান থেকে আবাসিক খাতেও বিদ্যুতের লাইন দেয়া হয়েছে। তাই শিল্প খাত ন্যায্য বিদ্যুত বঞ্চিত হচ্ছে। শনিবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই আয়েজিত বিদ্যুত্ ব্যবস্থার উন্নয়ন ভোক্তা স্বার্থে নিরবচ্ছিন্ন সঞ্চালন শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন। ডিসিসিআইয়ের সভাপতি হোসেন খালেদের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিকইইলাহী চৌধুরী। ঢাকা চেম্বারের সম্মেলনে কক্ষে আয়োজিত এ সেমিনারে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. আবুল কালাম আজাদ ডিসিসিআইয়ের সহসভাপতি হুমায়ুন রশিদ সাবেক সভাপতি রাশেদ মাকসুদ এবং মতিউর রহমান সহ আরও অনেকে। সেমিনারে পৃথকভাবে তিনটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ বিদ্যুত্ উন্নয়ন বোর্ডের বিপিডিবি সাবেক চেয়ারম্যান এ এস এম আলমগীর কবির বিপিডিবির প্রধান প্রকৌশলী মো. মিজানুর রহমান এবং পাওয়ার গ্রীড কোম্পানি বাংলাদেশের প্রধান প্রকৌশলী অরুণ কুমার সাহা। প্রবন্ধে বলা হয় বর্তমানে শুধু ইপিজেডগুলোতেই চাহিদা অনুযায়ী ৩৩ কেভি ভোল্টেজের বিদ্যুত্ সরবরাহ রয়েছে। এছাড়া বেশিরভাগ শিল্প এলাকাতেই এ বিদ্যুত্ নেই। আবাসিক ও শিল্প এলকা এক জায়গাতে হওয়ায় শিল্প কারখানার জন্য এ বিদ্যু পৃথকভাবে দেয়াও খুব কঠিন কাজ। তাই পৃথকভাবে শিল্প এলাকা করতে হবে। এদিকে বর্ধিষ্ণু জিডিপি প্রবৃদ্ধির সাথে সাথে বিদ্যুতের চাহিদা ৯ থেকে ১২ শতাংশ হারে বাড়ছে। বর্ধিত বিদ্যুত্ উত্পাদনে বড় চ্যালেঞ্জ হলো প্রাথমিক জ্বালানির সহজপ্রাপ্তি প্রজেক্টের অর্থায়ন সময়মতো প্লান্ট চালু করা এবং সুশাসন নিশ্চিত করা। ড. তৌফিকইইলাহী চৌধুরী প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন সমুদ্রসীমায় গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য কনোকোফিলিপসকে ৩টি ব্লক দেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে গ্যাস পেলেও তা ব্যবহারযোগ্য করতে ১০ বছর লেগে যাবে। তার আগে কোথাও গ্যাস না পেলে ২৩ বছরের পর থেকে গ্যাসের সরবরাহ কমতে থাকবে। তাই সোলার এনার্জী ব্যবহারের মাধ্যমে রান্না পদ্ধতি প্রবর্তনের বিজ্ঞানীদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন গ্যাস সংকটের কারণে শিল্পকারখানায় নতুন করে কোনো গিজারের সংযোগ দেওয়া হবে না। সোলার দিয়ে গিজার চালাতে হবে। ড. তৌফিক আরও বলেন ২০২১ সালের মধ্যে ২৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত্ উত্পাদন করে ঘরে ঘরে বিদ্যুত্ পৌঁছে দেওয়া হবে। আর ২০৪১ সালে ৪০ থেকে ৫০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত্ উত্পাদনের লক্ষ্যে কাজ করা হচ্ছে। সেমিনারে বক্তারা বলেন সরকার বলছে বিদ্যুত্ উত্পাদন বেড়েছে। কিন্তু শিল্প কারখানাগুলো এখনও প্রয়োজনীয় বিদ্যুত্ পাচ্ছে না। গ্যাসবিদ্যুতের অভাবে অনেক কারখানাতেই ২১ শিফট কাজ বন্ধ রাখতে হচ্ছে। চাহিদা অনুযায়ী নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতও শিল্পে পাওয়া যাচ্ছে না। এ প্রেক্ষিতে গ্যাসবিদ্যুতের দাম না বাড়ানোর পরামর্শ দেন বক্তারা। সভাপতির বক্তব্যে হোসেন খালেদ বলেন পারমাণবিক বিদ্যুত ও সৌর বিদ্যুতের দিকে নজর বাড়াতে হবে। বড় বড় বিদ্যুত প্লান্ট করার উপর জোর দিতে হবে। পাওয়ার প্লান্টে ব্যাংক রেটে অর্থায়নের সুযোগ দিতে হবে। এছাড়া গ্যাসের সরবরাহ স্বল্পতার কারণে ভুর্তকি দিয়ে আবাসন খাতে এলপি গ্যাস দেয়ার পরামর্শ দেন ডিসিসিআই সভাপতি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6643.csv b/Bangla_fin_news_articles/6643.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1cbb7370e6ba61229c63300028a5972d0e025362 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6643.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6643,৬ মাসে বিমানের মুনাফা ২৭১৪৪ কোটি টাকা,2015-02-28,অনলাইন ডেস্ক,বিমান বাংলাদেশ এয়ার লাইন্স গত ৬ মাসে ২৭১.৪৪ কোটি টাকা মুনাফা অর্জনের মাধ্যমে লাভজনক অবস্থানে ফিরেছে। বিমানের চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল অব. জামালউদ্দিন আহমেদ বলেছেন আমরা আগামী ৫ মাস ধরে রাখতে পারি চলতি অর্থ বছরের শেষ নাগাদ এয়ার লাইন্স একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে সক্ষম হবে। বাংলাদেশ বিমান লোকসানের ধারায় গত জুলাই লোকসানের পরিমাণ ছিল ১০.৩৭ কোটি টাকা। এরপর থেকে বিমান লাভজনক অবস্থানে ফিরে। বিমানের সূত্র জানায় বিমান আগস্টে ২০.৫১ কোটি সেপ্টেম্বরে ১২৩.২৮ কোটি অক্টোবরে ৮৬.৭৯ কোটি নভেম্বর ২৩.১৪ কোটি ডিসেম্বরে ১.৮১ কোটি এবং চলতি অর্থবছরে জানুয়ারিতে ২৬.২৮ কোটি টাকা লাভ করে। বিমানের চেয়ারম্যান বলেন বিমান সকল দিক থেকে ইতিবাচক অবস্থানের দিকে এগোচ্ছে। গত পাঁচ বছরে পুরাতন ক্রাফট বহর থেকে সরিয়ে নেয়া নতুন ক্রাফট সংগ্রহ আধুনিকায়ন ব্যয় সাশ্রয়ী ব্যবস্থা গ্রহণ এবং লোকসান হচ্ছে এ ধরনের রুটে বিমান পরিচালনা বন্ধ রাখার পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে বিমান বর্তমান এই লাভজনক অবস্থায় পৌঁছেছে। বিমানের চেয়ারম্যান বলেন ২০০৯ সালে বিমানে দায়িত্ব গ্রহণের পর লোকসান থেকে বিমানকে ফিরিয়ে আনার আপ্রাণ চেষ্টা চালান। তিনি বলেন জ্বালানি ব্যয় সাশ্রয়ের পাশাপাশি রক্ষণাবেক্ষণের বিপুল ব্যয় কমাতে ৩৫ বছরের পুরনো এয়ার ক্রাফট ডিসি১০৩০ ও এফ২৮ বহর থেকে অবসরে পাঠান। তিনি আরও বলেন বিমানের সফটওয়্যারের অটোমেশন এবং ট্রেডিং সিস্টেমে আধুনিকায়ন বিমানকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে সহায়ক হয়েছে। বিমান গত বছর জানুয়ারি ও মার্চে দুটি নতুন এয়ার ক্রাফট ৭৭৭৩০০ ইআরএস সংগ্রহের পাশাপাশি দুটি বোয়িং ৭৭৭২০০ ইআর ভাড়ায় সংগ্রহ করে। সম্প্রতি আভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনার জন্য মিশরের একটি কোম্পানির সঙ্গে ৭৪ আসনের ডাস ৮ কিউ ৪০০ এয়ার ক্রাফট সংগ্রহে চুক্তি সম্পাদন করেছে। খবর বাসসের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6644.csv b/Bangla_fin_news_articles/6644.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9fbb826bacb71cc0bf9a5c9a126a1efd72c8055d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6644.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6644,ঐতিহ্যের বাকরখানি যাচ্ছে বিদেশে,2015-02-28,মোহাম্মদ আবু তালেব,যান্ত্রিক সভ্যতা বিকাশের সাথে সাথে বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখার সঙ্গে খাদ্য বিজ্ঞানেরও অনেক উন্নতি সাধিত হয়েছে। খাদ্য তালিকায় চলে এসেছে স্যান্ডউইচ বার্গার প্যাটিসসহ নানা রকম ফাস্টফুড। বিশেষ করে শহরাঞ্চলে এ ধরনের তৈরি খাবার নাস্তা হিসেবে তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে শিশুকিশোর তরুণতরুণীদের মাঝে যদিও ফাস্টফুডের রয়েছে নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে স্বাস্থ্যঝুঁকি। তবে পুরনো ঢাকার বাসিন্দাদের কাছে সকালের হালকা খাবার হিসেবে বাকরখানি এখনো চাহিদার শীর্ষে অবস্থান করছে। আড়াই শতাব্দীর ঐতিহ্যের ধারক এ বাকরখানি আর মগ ভর্তি চা না হলে যেন সকালটাই চাঙ্গা হয় না। ইদানিং বরং বাকরখানির চাহিদা আরো বেড়েছে। দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বাকরখানি এখন বিদেশের মাটিতে রফতানি হচ্ছে। পুরান ঢাকা থেকেই বাকরখানি যাচ্ছে ভারত পাকিস্তান শ্রীলংকা নেপাল যুক্তরাজ্য সৌদি আরব কুয়েত মধ্যপ্রাচ্যসহ আরও বেশ কয়েকটি দেশে। প্রবাসী বাঙালিদের কাছে বাকরখানির বিশেষ চাহিদা রয়েছে বলে জানা গেছে। আগা বাকের থেকে বাকরখানি পুরান ঢাকার ইতিহাস থেকে জানা যায় বাকরখানি তৈরির পিছনে রয়েছে অমর এক প্রেমকাহিনী। আগা বাকের নামে তুর্কিস্তানের এক ভাগ্যবিড়ম্বিত বালক ক্রীতদাস হয়ে এসেছিলো এদেশে। বাংলার সুবেদার নবাব মুর্শিদ কুলি খাঁ সুদর্শন এ বালককে কিনে নিয়েছিলেন। আগা বাকেরের বুদ্ধিমত্তায় মুগ্ধ নবাব তাকে লেখাপড়া ও সামরিক বিদ্যায় সুশিক্ষিত করে তোলেন। যৌবনে আগা বাকের প্রথমে চট্টগ্রামে ফৌজদারের দায়িত্ব পালন করেন। এরপর দীর্ঘ সময় তিনি বাকলা চন্দ্রদ্বীপের শাসনকর্তা ছিলেন। তার নামানুসারে বাকেরগঞ্জ পরবর্তীকালের বরিশাল জেলার নামকরণ হয়। আগা বাকের ভালবেসেছিলেন সুন্দরী নর্তকী খনি বেগমকে। তার প্রেমের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন উজির জাহান্দার খাঁর ছেলে কোতয়াল জয়নুল খাঁ। এই নর্তকীকে ঘিরে আগা বাকের ও জয়নুল খাঁর দ্বন্দ্ব ছিল তুঙ্গে। নবাব মুর্শিদ কুলি খাঁ এই দ্বন্দ্বের জের ধরে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে বাকেরকে বাঘের খাঁচায় নিক্ষেপ করেছিলেন। শক্তিধর বাকের বাঘকে হত্যা করে খাঁচা থেকে বীরদর্পে বেরিয়ে এসেছিলেন। ততক্ষণে খনি বেগমকে অপহরণ করে দুর্গম চন্দ্রদ্বীপের গহীনে পালিয়ে গিয়েছিলেন জয়নুল খাঁ। আগা বাকের প্রেমিকাকে উদ্ধারে রণসাজে চন্দ্রদ্বীপে উপস্থিত হলে জয়নুল খাঁ খনি বেগমকে হত্যা করে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। পুরান ঢাকার প্রখ্যাত লেখক নাজির হোসেনের কিংবদন্তীর ঢাকা গ্রন্থে বলা হয়েছে খনি বেগমকে না পেলেও প্রেমের স্মৃতি চিরজাগরুক রাখতে আগা বাকের নতুন ধরনের শুকনো রুটি তৈরি করিয়ে তার নাম দিয়েছিলেন বাকেরখনি। সাধারণ মানুষের উচ্চারণে যা ক্রমে বাকরখানি হয়ে গেছে। নবাবদের বাকরখানি তৈরি হতো মালাইমাখন দিয়ে কারিগরদের সাথে আলাপ করে জানা য়ায় অতীতে ময়দার সাথে দুধের মালাই ও মাখন মিশিয়ে খামির তৈরি করে বাকরখানি বানানো হতো। এটা ছিলো নবাব আর আমীরওমরাদের প্রিয় খাবার। মালাইমাখনের বাকরখানি এখন আর তৈরি হয় না। তবে ঢাকার অনেক পুরনো খানদানি পরিবার বিয়ে বা সামাজিক অনুষ্ঠানের জন্য আগাম অর্ডার দিলে মালাইমাখনের বাকরখানি এখনো সরবরাহ করা হয়ে থাকে। আগে ঢাকার বনেদি পরিবার নিজেদের বাড়িতেই বাকরখানি তৈরির আয়োজন করতেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জিনিসপত্রের দাম বেড়ে গেলে দুধের মালাইয়ের পরিবর্তে বাকরখানিতে ডালডা ও তেল ব্যবহারের প্রচলন হয়। সাধারণ রুটিপরটার সাথে বাকরখানি তৈরি ও এর স্বাদের বিস্তর পার্থক্য রয়েছে। বাকরখানির রকমফের পুরান ঢাকার বাসিন্দা হাজী শরিয়ত উল্লাহ ইত্তেফাককে বলেন তার দোকানে ৮ রকমের বাকরখানি তৈরি হয়। এর মধ্যে রয়েছে ছানা পনির চিনি নোনতা কাবাব কিমা ও নারিকেলের সংমিশ্রণে তৈরি বাকরখানি। এছাড়া গরু ও খাসির মাংসের ঝুরা দিয়েও এক ধরনের বাকরখানি তৈরি করা যায়। যা অত্যন্ত সুস্বাদু। মাংসের ঝুরার বাকরখানি সাধারণত ঈদের সময় স্পেশাল অর্ডার দিয়ে তৈরি করা হয়। আবার ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য তৈরি করা হচ্ছে নোনতা বাকরখানি। যেভাবে তৈরি হয় বাকরখানি ময়দার সাথে সামান্য খাবার সোডা ডালডা একটি তন্দুর এবং এর মাঝে উত্তাপ ছড়ানো জ্বলন্ত কয়লা। প্রথমে একটি বিশেষ প্রক্রিয়ায় ময়দা সামান্য পানি এবং ডালডার সমন্বয়ে খামির তৈরি করা হয়। এবার তৈরিকৃত খামির থেকে কেটে ছোট ছোট গোলাকার কোয়া তৈরি করা হয়। এবার বেলুনি দিয়ে কাঠের পিঁড়িতে কোয়াটি দিয়ে গোলাকার কাঁচা রুটি তৈরি করা হয়। কাঁচা রুটির মাঝখানে ছুড়ি দিয়ে লম্বা করে তিনটি দাগ কেটে দেয়া হয়। এবার এর এক পাশে পানির সামান্য প্রলেপ দিয়ে তন্দুরের দেয়ালে আটকিয়ে দেয়া হয়। ৫ থেকে ৭ মিনিটে তৈরি হয়ে যায় বাকরখানি। আবার ঘি দিয়েও বিশেষ যত্নের সাথে এই বাকরখানি তৈরি করা হয়ে থাকে। তবে ক্রেতাকে ঘি আলাদাভাবে কিনে দিতে হয়। পনির দিয়েও এই রুটি বিশেষ কায়দায় তৈরি করা হয়ে থাকে। ঠিক একইভাবে ক্রেতাকে পনির আলাদা কিনে দিতে হয়। যেখানে মেলে বাকরখানি পুরনো ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডের দুই পাশে রয়েছে বাকরখানির অনেক দোকান। এসব দোকানের বাকরখানি স্বচ্ছ পলিথিনের প্যাকেটে ভরে ধানমন্ডি উত্তরা বনানী গুলশানসহ রাজধানীর এলাকার সাধারণ দোকানে ও ডিপার্টমেন্ট স্টোরে সরবরাহ করা হয়। ব্যবসায়ীরা জানান লালবাগ কেল্লার কাছেই প্রথম বাকরখানির দোকান গড়ে ওঠেছিল। এরপর সেখান থেকে ধীরে ধীরে পুরান ঢাকার চানখাঁরপুল আগা নবাব দেউড়ি কোতোয়ালি বংশাল চকবাজার হাজারীবাগ শ্যামপুর গেন্ডারিয়া ও সূত্রাপুর এলাকায় বিস্তার লাভ করে। অবশ্য বর্তমানে কেরানীগঞ্জের জিঞ্জিরাও বাকরখানি ব্যবসার জন্য বিখ্যাত। এছাড়া আমলীগোলা ইসলামাবাদ লালবাগ আবুল হাসনাত রোড আগা সাদেক রোড নাজিরাবাজার সিদ্দিকবাজার ওয়ারী বনগ্রাম মৈশুন্ডি লক্ষ্মীবাজার একরামপুর নারিন্দা দয়াগঞ্জএক কথায় পুরনো ঢাকার সর্বত্র অলিগলিতে বাকরখানির দোকান নজরে পড়ে। পুরান ঢাকার ধনীদরিদ্র সব পরিবারে অতিথি এলে চায়ের সাথে বাকরখানি দিয়ে আপ্যায়নের রেওয়াজ এখনো প্রচলিত। যাচ্ছে বিদেশে বাকরখানি ব্যবসায়ী বজলুর রশীদ ইত্তেফাককে বলেন বর্তমানে পুরান ঢাকার বাংশাল থেকেই ভারত পাকিস্তান শ্রীলংকা নেপাল যুক্তরাজ্য সৌদি আরব কুয়েত মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়ে থাকে বাকরখানি। অর্ধলক্ষাধিক শ্রমিক নিয়েজিত বাকরখানি ব্যবসায়ীরা জানান রাজধানী ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলগুলোতে অর্ধলক্ষাধিক শ্রমিক বাকরখানি তৈরির কাজে নিয়োজিত। এই শ্রমিকদের সিংহভাগই আবার সিলেট অঞ্চলের অধিবাসী। হবিগঞ্জের বাসিন্দা আবদুল আলিম বাকরখানি তৈরির কারিগর হিসেবে কাজ করেন চকবাজারের শাহী বাকরখানি কারখানায়। তিনি জানান প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই মণ বাকরখানি বিক্রি করেন তারা। যা দিয়ে খাবেন রুটি বা পরটার সাথে বাকরখানির স্বাদের একটি বড় তফাত্ হলো এই ঠাণ্ডা হলেই রুটি বা পরটার স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু বাকরখানি ঠাণ্ডা হলেও স্বাদ থাকে একই রকম। এক সপ্তাহ দশ দিন সহজেই ঘরে সংরক্ষণ করে বাকরখানি খাওয়া যায়। বাকরখানি চায়ের সাথে খাওয়ার প্রচলন বেশি। এছাড়াও গরু খাসির অথবা মুরগির মাংসের সাথেও বাকরখানির স্বাদও অতুলনীয়। ক্ষীর ও পায়েসের সাথেও পরিবেশন করা হয় বাকরখানি। মূল্য বাকরখানি কেজি দরে বিক্রি করা হয়। প্রতি কেজির মূল্য ১০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২০০ টাকা। ৩৫ থেকে ৪০টি বাকরখানি ধরে প্রতি কেজিতে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6645.csv b/Bangla_fin_news_articles/6645.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d6f2ea2e6dac0b8769027d42e93f4ebe21d6f266 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6645.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6645,অনিশ্চয়তায় ভ্যাট আইনের সংশোধন,2015-02-28,জামাল উদ্দীন ও রিয়াদ হোসেন,আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলআইএমএফের আপত্তিতে নতুন ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর আইনের সংশোধন ঝুলে যাচ্ছে বলে আশংকা করা হচ্ছে। ফলে ভ্যাটের নামে ভোক্তার পকেট থেকে বাড়তি অর্থ কাটার প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকছে। গোঁজামিলর ভ্যাট আইন কার্যকর থাকায় এটি হয়ে উঠেছে রাজস্ব আদায়ের প্রধান খাত। এ নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে রাজস্ব প্রশাসনের দ্বন্দ্ব বরাবরই প্রকট। তবে নতুন ভ্যাট আইন সংশোধন করে সেই দ্বন্দ্ব কিছুটা কমিয়ে আনার উদ্যোগ নেয়া হয়। কিন্তু এখন সেই উদ্যোগও কার্যকর করা যাচ্ছে না। ফলে এক ধরনের অনিশ্চয়তা আর উদ্বেগে রয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বাংলাদেশকে বিভিন্ন সময়ে প্রয়োজনীয় আর্থিক সহযোগিতা দেয়া আইএমএফ বলেছে সংসদে পাস হওয়া ভ্যাট আইনটিই কার্যকর করতে হবে। কোন সংশোধন চলবে না। অথচ আইনটি সংশোধনে সরকার গঠিত পর্যালোচনা কমিটি সমপ্রতি তাদের সুপারিশে আইনে বড় দুটি ইস্যুতে পরিবর্তন আনার সুপারিশ করেছে। এ নিয়েই নতুন করে টানাপড়েন সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন তাহলে পর্যালোচনা কমিটি করার দরকার কি ছিল ব্যবসায়ীরা বলছেন আইএমএফ অতিমাত্রায় খবরদারি করছে কিন্তু নীতিমালা অনুযায়ী সংস্থাটি এটি করতে পারে না। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ডব্লিওটিও সাথে এ সম্পর্কিত চুক্তিতে আইএমএফ বিশ্বব্যাংকসহ এ ধরনের সংস্থা স্বাক্ষরও করেছে। বিষয়টি উল্লেখ করে সমপ্রতি অর্থমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতারা। বাংলাদেশে ১৯৯১ সালে তত্কালীন অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান ভ্যাট আইন চালু করেন। শুরুতেই ভ্যাট আইন নিয়ে নানা জটিলতা ও সমালোচনা দেখা দেয়। পরবর্তীতে ঐ আইনটি বাংলাদেশের জন্য লাগসই আইন নয় বলেও বিশেষজ্ঞরা মতামত ব্যক্ত করেন। তবে বড় বড় ব্যবসায়ীরা আইনের পক্ষে থাকেন এ কারণে যে কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশে ক্রেতার পকেট থেকে আদায় করা পুরো অংক রাজস্ব বিভাগে জমা দিতে হয় না। সর্বশেষ ২০১২ সালে নতুন ভ্যাট আইন সংসদে পাস হয়। এই আইন নিয়েও ব্যবসায়ীরা তীব্র আপত্তি তোলে। বিষয়টি নিয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের বাদানুবাদও হয়। পরবর্তীতে সংসদে পাস করা আইনটি সংশোধনের জন্য একটি কমিটি করা হয়। কমিটি পর্যালোচনা শেষে তাদের সুপারিশ প্রদান করে এবং সরকার এই সুপারিশ গ্রহণে নীতিগতভাবে সম্মত হয়। কিন্তু বাধ সাধে আইএমএফ। আইএমএফ বলেছে ২০১২ সালে সংসদে পাস করা আইনটিই কার্যকর করতে হবে। যেসব বিষয়ে সংশোধনী নতুন ভ্যাট আইনে সব ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ করা হয়। এই ইস্যুটি নিয়েই ব্যবসায়ীদের সবচেয়ে বড় আপত্তি ছিল। পর্যালোচনা কমিটি বাংলাদেশের বাস্তবতা বিবেচনায় ১৫ শতাংশের পরিবর্তে ভিন্ন ভিন্ন হারে যারা উপকরণ রেয়াত নিতে পারেন না ভ্যাট আরোপের সুপারিশ করে। এর যুক্তিতে বলা হয় বিদ্যুত্ বিতরণ ও নির্মাণ সংস্থা সেবায় বর্তমানে যথাক্রমে ৫ ও সাড়ে ৫ শতাংশ হারে ভ্যাট ব্যবস্থা বলবত্ রয়েছে। এছাড়া আরো কিছু পণ্যের ক্ষেত্রেও হ্রাসকৃত হারে ভ্যাট আরোপিত রয়েছে। নতুন আইনে বার্ষিক টার্নওভারের বিক্রয় ভ্যাটমুক্ত সীমা ২৪ লাখ টাকা করা হয়। এর পর ৮০ লাখ টাকা পর্যন্ত ৩ শতাংশ করা হয়। ব্যবসায়ীদের দাবি ছিল টার্নওভার ভ্যাটমুক্ত সীমা ১ কোটি টাকা করা। কমিটির সুপারিশে টার্নওভার ভ্যাটমুক্ত সীমা ২৪ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩৬ লাখ টাকা করা হয়। এর পর দেড় কোটি টাকা পর্যন্ত ৩ শতাংশ করার সুপারিশ করা হয়। এছাড়া নতুন আইনে ব্যবসায়ী পর্যায়ে ১৫ শতাংশের স্থলে ৩৬ লাখ টাকার ঊর্ধ্বে টার্নওভারের ক্ষেত্রে ২ শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপের সুপারিশ করা হয়। এনবিআর ও ব্যবসায়ী উভয় পক্ষের সমন্বয়ে গঠিত কমিটি এ সুপারিশ করে। দফায় দফায় বৈঠক শেষে গুরুত্বপূর্ণ এসব ইস্যুতে উভয় পক্ষ একমত হন। এ ব্যাপারে ১০টি পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়। টার্নওভার করের আদলে ব্যবসায়ীরা বর্তমানে প্যাকেজ পদ্ধতিতে ভ্যাট দিয়ে থাকেন। বর্তমানে ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে বার্ষিক প্যাকেজ ভ্যাট ১১ হাজার টাকা। অন্য সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ৮ হাজার টাকা জেলা শহরে ৬ হাজার ও উপজেলায় এর পরিমাণ ৩ হাজার টাকা। আইনটি পর্যালোচনায় গঠিত কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন এনবিআরের সাবেক সদস্য আলী আহমেদ আর কোচেয়ারম্যান ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সহসভাপতি জসীম উদ্দিন। আলী আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন উভয় পক্ষই তাদের অবস্থান থেকে সরে এসেছে। ফলে শেষ পর্যন্ত একটি গ্রহণযোগ্য সুপারিশ দিতে পেরেছি। তিনি বলেন বর্তমান বাস্তবতায় সব ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ ভ্যাট কার্যকর করা মুশকিল। এটি কার্যকর হলে বেশকিছু পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ জন্য ভিন্ন ভিন্ন হারে ভ্যাট আদায় করার জন্য রিপোর্টে সুপারিশ করা হয়েছে। আইএমএফের আপত্তিভ্যাট আইন সংশোধনে পর্যালোচনা কমিটি ১০টি বিষয়ে পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে অর্থমন্ত্রীকে প্রতিবেদন জমা দেয়। কিন্তু আইএমএফ এ সুপারিশে আপত্তি তোলে। আইএমএফের মতে নতুন আইনে কোন ধরনের পরিবর্তন আনা ঠিক হবে না। অর্থাত্ সব ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ ভ্যাট রাখার বিধান বলবত্ রাখার জন্যই সংস্থাটি মত দেয়। প্রসঙ্গত আইএমএফ বাংলাদেশকে ঋণ সহায়তা দিয়ে থাকে। ব্যালেন্স অফ পেমেন্ট ঠিক রাখাসহ বাংলাদেশের অর্থনীতি পর্যালোচনা করে থাকে আইএমএফ। তারা সরকারকে দেয়া বর্ধিত ঋণ সহায়তার ইসিএফ ঋণের শর্তে রাজস্ব খাত সংস্কার তথা ভ্যাট আইনের বাস্তবায়নের শর্তটিও জুড়ে দেয়। বর্তমানে ওই ঋণের শেষ কিস্তিও ১৪ কোটি ডলারের বেশি ঝুলে আছে। বছরের শুরুতেই এই অর্থ পাওয়ার কথা ছিল। ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ সংশোধিত ভ্যাট আইন বাস্তবায়নে আইএমফের আপত্তিতে ব্যবসায়ীদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। তারা বলছেন সরকারের সঙ্গে ঋণ বা অন্য কোন চুক্তিতে এ ধরনের সংস্থা আইন করার ক্ষেত্রে কোন ধরনের শর্ত দিতে পারে না। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ডব্লিওটিও বিদ্যমান নীতির সঙ্গেও এটি সাংঘর্ষিক। সমপ্রতি ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই অর্থমন্ত্রীকে চিঠি দিয়ে ডব্লিওটিওর এসব বিধিবিধান উল্লেখ করে বিষয়টি অবহিত করেছে। এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে বলা হয় দেশের ৮০ শতাংশ ব্যবসায়ী উদ্যোক্তাই ক্ষুদ্র ও মাঝারি পর্যায়ের। তাদের একটি অংশ আবার গ্রামীণ উদ্যোক্তা। তাদের পক্ষে চালান ফরম দেখিয়ে উপকরণ রেয়াত নেয়া কার্যত সম্ভব নয়। এই বিধান বাংলাদেশে বাস্তবসম্মতও নয়। এছাড়া প্রতিবেশী ভারত চীন ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশকিছু দেশসহ অনেক দেশেই ভ্যাটের ভিন্ন ভিন্ন হার প্রচলিত রয়েছে। সে ক্ষেত্রে যারা উপকরণ রেয়াত নিতে সক্ষম নন এমন ব্যবসায়ীদের জন্য ভিন্ন ভিন্ন হারে ভ্যাট প্রথা চালু রাখাই যুক্তিপূর্ণ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6646.csv b/Bangla_fin_news_articles/6646.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d6ea4aa46df0e706c307bc5b687e59e17c4e5211 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6646.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6646,২৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে নতুন মাইলফলকে রিজার্ভ,2015-02-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা সত্বেও রেমিট্যান্স প্রবাহের ধারা ভাল থাকায় বৈদেশিক মুদ্রার মজুদে আবারো নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। দেশের ইতিহাসে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ২৩ বিলিয়ন ২ হাজার তিনশ কোটি মার্কিন ডলার অতিক্রম করেছে। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ নতুন এ মাইলফলক ছাড়িয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান রিজার্ভ সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। রফতানি আয় বৃদ্ধি ও রেমিট্যান্স প্রবাহের ইতিবাচক ধারা বিদেশ থেকে কর্পোরেট ঋণ গ্রহণ এবং কাঙ্ক্ষিত হারে আমদানি ব্যয় না হওয়া রিজার্ভ বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ সূত্রে জানা গেছে। এ বিষয়ে ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান বলেন বৃহস্পতিবার দিন শেষে রিজার্ভ ২ হাজার ৩০৫ কোটি ডলারের ঘর অতিক্রম করেছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো রিজার্ভ এ মাইল ফলক অতিক্রম করেছে। তিনি বলেন এ রিজার্ভ দিয়ে সাত মাসের বেশি আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। তবে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের আকু পরবর্তী আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভের পরিমাণ কিছুটা কমে যেতে পারে বলেও আশঙ্কা করেন তিনি। এর আগে ২০১৪ সালের ৭ মে রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ১৫ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। এরপর একের পর এক রেকর্ড অর্জন করতে থাকে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ। একই বছরের ১৯ ডিসেম্বর বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয় ১৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। পরে ২০১৪ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি রিজার্ভ ১৯ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়। একই বছরের ১০ এপ্রিল রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ১৬ এপ্রিল রিজার্ভ ২১ বিলিয়ন এবং ৭ আগস্ট ২২ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। রিজার্ভের দিক দিয়ে প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে ভারতের পরেই বাংলাদেশের অবস্থান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6647.csv b/Bangla_fin_news_articles/6647.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7209811556e3822fea7a51cd7ffdf6c378d26d58 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6647.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6647,দারিদ্র্য বিমোচন ও সমৃদ্ধ উন্নয়নে বাংলাদেশ অনুকরণীয় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট,2015-02-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি দশকের শেষ নাগাদ মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার লক্ষ্যের প্রতি দৃঢ় সমর্থন প্রকাশ করেছেন বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট এনেট ডিক্সন। তিনি উল্লেখ করেন দারিদ্র্য বিমোচন এবং মানব উন্নয়নে বাংলাদেশর অর্জন উল্লেখযোগ্য যা বিশ্বব্যাপী স্বিকৃত। বাংলাদেশের এ সমৃদ্ধ উন্নয়নের অভিজ্ঞতা অন্যান্য দেশগুলোর জন্য অনুকরণীয় হতে পারে। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরের অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। পাঁচ দিনের এক সফরে গত শনিবার তিনি বাংলাদেশে আসেন। গত ডিসেম্বরে নিয়োগ পাওয়ার পর বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট এনেট ডিক্সনের এটিই প্রথম বাংলাদেশ সফর। এ সময়ে তিনি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমানসহ উচ্চ পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক করেন। বাংলাদেশের অগ্রাধিকার খাতে বিশ্বব্যাংকের সহায়তা আরো দক্ষতার সাথে ব্যবহারের বিষয়ে আলোচনা হয়। এছাড়া বিভিন্ন নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি এবং সরকারি খাতের প্রতিনিধিদের সাথে তিনি বৈঠক করেন। সরকারি স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান এবং চট্টগ্রামেরস ইপিজেড তিনি পরিদর্শন করেন। শেষেএক সংবাদ বার্তায় তিনি উল্লেখ করেন সমৃদ্ধি অর্জনসহ দারিদ্র্য বিমোচনে বাংলাদেশিদের সাথে কাজ করতে বিশ্বব্যাংক অঙ্গিকারবদ্ধ। তিনি জানান প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়ন শিশু পুষ্টি এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় বিশ্বব্যাংক চলতি অর্থবছরে ১শ কোটি ডলারের বেশি সহায়তা অনুমোদন করেছে। চলতি অর্থবছরের শেষ নাগাদ জুন মাস পর্যন্ত প্রায় ২শ কোটি ডলার সহায়তা দেয়ার লক্ষ্য রয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হবার লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশকে সহযোগীতা করতে চায় বিশ্বব্যাংক। তবে এটি অর্জনে বাংলাদেশের বিদ্যুত্ এবং অবকাঠামোর দুর্বলতা কমিয়ে আনতে হবে। নগরায়ন ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব হ্রাস করতে হবে। সেইসাথে ব্যবসায়ীর পরিবেশেরও উন্নতি করতে হবে। সরকার পরিষেবা এবং সুশাসনের উন্নতি করতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6648.csv b/Bangla_fin_news_articles/6648.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b728a2b8149310b149a39cc262813d0302b6286c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6648.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6648,মধ্য আয়ের দেশ হতে সহায়তা দিবে বিশ্ব ব্যাংক,2015-02-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ব ব্যাংক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের ভিশন২০২১ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সাত বছরের মধ্যে একটি মধ্যম আয়ের দেশ হতে সহায়তা করতে বাংলাদেশকে জোড়ালো সমর্থন দেয়ার অঙ্গীকার করেছে। বাংলাদেশে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের পাঁচ দিনের সফরের শেষ দিন বৃহস্পতিবার বিশ্ব ব্যাংকের এক বিবৃতিতে এই প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করা হয়। বিশ্ব ব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চল বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট এ্যানেটি ডিক্সন বলেছেন বিশ্ব ব্যাংক একটি মধ্যম আয়ের দেশ হতে সরকারের লক্ষ্য অজর্নে বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে আগ্রহী। বিবৃতিতে বিশ্বব্যাংক ভাইস প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশে অবকাঠাতো উন্নয়ন বিদ্যুৎ ও গ্যাস সরবরাহ বৃদ্ধি জলবায়ু পরিবর্তনে সৃষ্ট বিরূপ প্রভাব কমিয়ে আনা এবং ব্যবসায়িক পরিবেশের উন্নতি জনসেবা বাড়ানো ও সুশাসন নিশ্চিত করার পরামর্শ দিয়েছে। বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট বলেন বিশ্বব্যাংক প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশে বাংলাদেশকে সহায়তা করবে। তিনি দারিদ্র্য বিমোচন এবং মানব সম্পদ উন্নয়নে বাংলাদেশের সাফল্য অজর্নের প্রশংসা করে বলেন অন্যান্য দেশ বাংলাদেশের উন্নয়ন অভিজ্ঞতা অনুসরণ করছে। তিনি আরো বলেন আমরা আগামী জুনের শেষ নাগাদ বাংলাদেশকে প্রায় মোট দু বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণ সহায়তা দেব। বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক্সন বাংলাদেশে তার ৫ দিনের সফরকালে অর্থমন্ত্রী এএমএ মুহিত বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর ড. আতিউর রহমান এবং কয়েকজন সিনিয়র পদস্থ সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে পৃথক পৃথক সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে তিনি বাংলাদেশকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কিভাবে ঋণ সহায়তা দেয়া যেতে পারে। সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে পাঁচশত মিলিয়নের বাজেট সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দেন। ঢাকায় অবস্থানকালে তিনি সুশিল সমাজ ব্যবসায়ি নেতৃবৃন্দ এবং উন্নয়ন অংশীদারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং চট্টগ্রামে রফতানি প্রক্রিয়া জোন পরিদর্শন করেন। বিশ্ব ব্যাংক বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ উন্নয়ন অংশীদার বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর থেকে দেশের উন্নয়নে বিশ্বব্যাংক এ পর্যন্ত ১৯ বিলিয়নের বেশি সুদমুক্ত আইডিএ ঋণ দিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6649.csv b/Bangla_fin_news_articles/6649.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..48304db200eb473623b5c7a10ea9486cb395ce78 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6649.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6649,ওষুধের বাজার মূল্য জানাতে আদালতের নির্দেশ,2015-02-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জীবন রক্ষাকারী ওষুধের বাজার মূল্য ও অনুমিত মূল্য উল্লেখ করে মূল্য বৃদ্ধির হার ও বৃদ্ধির অনুমতি আছে কিনা সে সম্পর্কে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিদপ্তরের মহাপরিচালককে এই প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। এছাড়া সাত দিনের মধ্যে ন্যাশনাল ড্রাগ এডভাইজারি কাউন্সিলকে এসব ওষুধের সর্বোচ্চ দাম নির্ধারণ করে দেয়া গেজেট আদালতে জমা দিতে বলা হয়েছে। গেজেট করা না হলে আইন অনুসারে তা না করার কারণ এভিডেভিট আকারে জানাতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এক রিট আবেদনের শুনানি শেষে গতকাল বুধবার বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি ফরিদ আহমেদের ডিভিশন বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এছাড়া ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি সংক্রান্ত বিষয়ে ভোক্তা অধিকার পরিদপ্তর ও ঔষধ প্রশাসন পরিদপ্তরের ৫ বছরের কার্যক্রমের প্রতিবেদনও চেয়েছে আদালত। ভোক্তা অধিকার পরিদপ্তরের মহাপরিচালক ও ঔষধ প্রশাসন পরিদপ্তরের পরিচালককে এই প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে। হিউম্যান রাইটস এন্ড পিস ফর বাংলাদেশের করা এক রিট আবেদেনের প্রাথমিক শুনানি শেষে গত বছরের ১২ জানুয়ারি হাইকোর্ট রুল জারি করে। রুলে মূল্য বৃদ্ধিকে কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চাওয়া হয়। রুলের এ শুনানির এক পর্যায়ে হাইকোর্ট গতকাল এসব অন্তর্বর্তিকালীন আদেশ দেয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6650.csv b/Bangla_fin_news_articles/6650.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..262426772c83a61eeb36c75727c236b05ac2af99 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6650.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6650,১৯ লাখ মেট্রিক টন জ্বালানি তেল আমদানির সিদ্ধান্ত,2015-02-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের জুন মাস পর্যন্ত ১৯ লাখ মেট্রিক টন পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে জ্বালানি তেল আমদানির ১০টি প্রস্তাবের প্রিমিয়াম নির্ধারণ করা হয়। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। সভায় ৫০ হাজার মেট্রিক টন করে দুটি লটে ১ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানির দুটি প্রস্তাব রাষ্ট্রীয় চুক্তির আওতায় চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরের মাধ্যমে ৫ লাখ টন বাল্ক সার আমদানির লক্ষে ১৭১ কোটি ৮২ লাখ টাকা ব্যয়ে রিসিভার্স ও পরিবহন এজেন্ট নিয়োগের আর্থিক প্রস্তাবসহ মোট ১৫টি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এছাড়া এডিবি এবং ওএফআইডির অর্থায়নে তৃতীয় নগর পরিচালন ও অবকাঠামো উন্নতিকরণ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ম্যানেজমেন্টডিজাইনসুপারভিশন পরামর্শক নিয়োগ এবং একই প্রকল্পের আওতায় গভর্নেন্স ইমপ্রুভমেন্ট অ্যান্ড ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট পরামর্শক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6651.csv b/Bangla_fin_news_articles/6651.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a59725d6af634b46f97381fca2cee6d58fbcd7f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6651.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6651,পুঁজিবাজারে বড় দরপতন,2015-02-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বুধবার পুঁজিবাজারে বড় দরপতন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক কমেছে ৫৮ পয়েন্ট। একইসঙ্গে কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক। উভয় পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে দেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের মধ্যে দূরত্ব বৃদ্ধির খবরে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থাহীনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এজন্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিক্রির চাপ বেড়েছে। আর বিক্রি বাড়ার ফলে বেড়েছে লেনদেন। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫৮ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৭০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৪২ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩৩ কোটি ৫৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৬টির কমেছে ২৪৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৬৮ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৪৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৩ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৫টি কোপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৫টির কমেছে ১৮৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে এ্যাম্বি ফার্মার শেয়ারদর অস্বাভাবিক হারে বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপ। সাম্প্রতিক সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারদর অস্বাভাবিক হারে বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিশের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায় ১৮ ফেব্রুয়ারি ২৬৫ টাকায় অবস্থান করা কোম্পানিটির শেয়ারদর ২৫ ফেব্রুয়ারিতে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৯৭ টাকায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6652.csv b/Bangla_fin_news_articles/6652.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b30b953e880e769ea0243e9e075d61432616f096 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6652.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6652,রপ্তানিতে ২৩৪৬১১ কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-02-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন ২০১৪ সালে ২০১৩১৪ অর্থবছর রপ্তানি খাতে মোট বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়েছে ২ লাখ ৩৪ হাজার ৬১১ কোটি টাকা এবং আমদানি খাতে ব্যয় হয়েছে ৩ লাখ ১৬ হাজার ৫৭২ কোটি টাকা। তিনি মঙ্গলবার সংসদে সরকারি দলের সদস্য এ কে এম শাহজাহান কামালের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে ৭২৯টি পণ্য রপ্তানি হয়ে থাকে। এরমধ্যে প্রধান প্রধান পণ্যগুলো হলো ওভেন গার্মেন্টস নীটওয়্যার হোম টেক্সটাইল হিমায়িত খাদ্য চিংড়ি চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য কৃষিজাত পণ্য শুকনা খাবার ফুটওয়্যার বাইসাইকেল বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি রাসায়নিক পণ্য প্লাস্টিক পণ্য ফার্মাসিউটিক্যালস সিরামিক পণ্য পেপার এন্ড পেপার প্রোডাক্টস রাবার কার্পেট ক্যাপ হস্তশিল্পজাত পণ্য চা উড এন্ড উড প্রোডাক্টস মেন মেইড ফিলামেন্টস ফার্নিচার কম্পিউটার সার্ভিসেস পাট ও পাটজাত পণ্য স্পেশালাইজড টেক্সটাইল কটন ও কটন পণ্য প্রকৌশল দ্রব্যাদি সিমেন্ট পেট্রোলিয়াম উপজাত প্লাস্টিক ওয়েস্ট ইলেকট্রিক প্রোডাক্টস ও গলফ শিফট। তিনি বলেন আমদানিকৃত প্রধান পণ্যসমূহ হচ্ছে বস্ত্র ও তুলাজাত পণ্য ক্যাপিটাল মেশিনারিজ ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি শিল্প কারখানায় ব্যবহৃত বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ পেট্রোলিয়াম জাত পণ্য লৌহ ও ইস্পাত জাতীয় পদার্থ পরিবহন সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি যানবাহন রাবার জাতীয় পদার্থ প্রাণিজ ও উদ্ভিজ্জ চর্বি কাঠ ও কাঠজাতপণ্য রাসায়নিক সার বিভিন্ন দানাদার শস্য যেমনতৈলবীজ গম ডাল প্রভৃতি চিনি ও চিনিজাতপণ্য এবং দুগ্ধ ও দুগ্ধজাতপণ্য। সরকারি দলের সদস্য দিদারুল আলমের অপর এক প্রশ্নের জবাবে তোফায়েল আহমেদ বলেন ২০১২১৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আমদানির পরিমাণ ৪ হাজার ৭৪০ দশমিক ০৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যা পূর্ববর্তী অর্থবছরে ছিল ৪ হাজার ৭৪৫ দশমিক ০৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আমদানির পরিমাণ পূর্ববর্তী অর্থবছরের চেয়ে ১ ভাগ হ্রাস পেয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6653.csv b/Bangla_fin_news_articles/6653.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4ae808ec14b096b632c4bcd136e0c21c15ed212 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6653.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6653,উন্নত বিনিয়োগ পরিবেশ দেখতে চায় বিশ্বব্যাংক,2015-02-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ সফররত বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিনিধি দলের প্রধান ও দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যানেট ডিক্সন বলেছেন বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার অবসান ঘটিয়ে বিনিয়োগের জন্য উন্নত পরিবেশ দেখতে চায় বিশ্বব্যাংক। এ বিষয়ে সরকারের সঙ্গেও আলোচনা হয়েছে। আর কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি ও মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার জন্য বেসরকারি খাতে বিনিয়োগের উপযুক্ত পরিবেশ প্রয়োজন। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে পরামর্শ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। তিনি বলেন পরিস্থিতি দ্রুত উন্নত হবে বলে জানিয়েছে সরকার। বিশ্বব্যাংকও তেমনটাই প্রত্যাশ করে। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক কার্যালয়ে গভর্নর ড. আতিউর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন বিশ্বব্যাংকের এ ভাইস প্রেসিডেন্ট। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন বিশ্ব ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর জোহানেস জাট জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা হাসান জামান ও লিড ইকোনমিস্ট সালমান জায়দিসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গর্ভনর মো. আবুল কাসেম আবু হেনা মোহা. রাজী হাসান এস. কে. সুর চৌধুরী ও নাজনীন সুলতানা চেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট এ্যাডভাইজার আল্লাহ্ মালিক কাজেমী নির্বাহী পরিচালক মো. আহসান উল্লাহ চিফ ইকোনমিস্ট ড. বিরূপাক্ষ পাল ও সিবিএসপি সেলের মহাব্যবস্থাপক জোয়ারদার ইসরাইল হোসেনসহ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এক প্রশ্নের উত্তরে অ্যানেট ডিক্সন বলেন বিশ্ব ব্যাংকের চলমান প্রকল্পের বিষয়ে আমাদের আলোচনা হয়েছে। নতুন কোন প্রকল্প নিয়ে কাজ করা যায় কি না সে বিষয়টা খুঁজে দেখছি। এ সময় বিশ্বব্যাংক ও বাংলাদেশের পারস্পরিক সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব মূলক কাজের বিষয়গুলো দেখার জন্যও বাংলাদেশে এসেছেন বলে জানান তিনি। বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে মুদ্রানীতি ক্ষুদ্রঋণ এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দলের সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক ও আর্থিক খাতে অর্জিত সাফল্য ও সাম্প্রতিক অগ্রগতির একটি সংক্ষিপ্ত চিত্র উপস্থাপন করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6654.csv b/Bangla_fin_news_articles/6654.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4329a3a52e1515428bf42f06323887a009a82bfa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6654.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6654,রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে,2015-02-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্স প্রেরণকারী প্রায় সব দেশ থেকেই রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। তবে এ সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কুয়েত ও লিবিয়া ছাড়াও যুক্তরাজ্য জার্মানি ও লিবিয়া থেকে রেমিট্যান্স আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে কমেছে। ফলে সার্বিক রেমিট্যান্সের বৃদ্ধির হারও কম। চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ প্রথম সাত মাস জুলাইজানুয়ারি পর্যন্ত সময়ে প্রবাসীরা ৮৭৩ কোটি চার লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০১৩১৪ অর্থবছরের একই সময়ে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ৮০৩ কোটি ২৯ লাখ ডলার। কয়েকটি দেশের নেতিবাচক রেমিট্যান্সের প্রভাবেই রেমিট্যান্স যেহারে বাড়ার কথা সেভাবে বাড়েনি বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। দেশভিত্তিক রেমিট্যান্সের হিসাব অনুযায়ী কুয়েত থেকে চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে ৬২ কোটি ৬৫ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে তা ছিল ৬৩ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। আর লিবিয়া থেকে এ সাত মাসে এসেছে দুই কোটি ৫২ লাখ ডলার। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে আসা রেমিট্যান্সের অর্ধেকেরও কম। যুক্তরাজ্য থেকে আগের অর্থবছরের সাত মাসে ৫৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার আসলেও এ অর্থবছরের এর পরিমাণ ৪৫ কোটি ৯৫ লাখ ডলার। একইভাবে জার্মানী ও ইতালি থেকেও রেমিট্যান্স কমেছে। প্রতিবেদনে দেখা গেছে রেমিট্যান্স প্রেরণকারী শীর্ষ দেশ সৌদি আবর থেকে জুলাই থেকে জানুয়ারি সময়ে ১৮৭ কোটি ৪৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এদেশ থেকে ১৭৭ কোটি ৩ লাখ ডলার এসেছিল। অর্থাত্ এক বছরের ব্যবধানে রেমিট্যান্সের প্রধান যোগানদাতা দেশ সৌদি আরব থেকে মাত্র ১০ কোটি ডলার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। একইভাবে আগের চলতি অর্থবছরের সাত মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে যেখানে ১৬৩ কোটি ডলার এসেছে আগের অর্থবছরের একইসময়ে ছিল ১৫১ কোটি মার্কিন ডলার। একই অবস্থা কাতার ওমান বাহারাইন কুয়েত ও লিবিয়ার। আর এ অঞ্চলের দেশ ইরান আগের অর্থবছরে কোন রেমিট্যান্স না আসলেও এ চলতি অর্থবছরের নভেম্বরে ৫০ হাজার ও জানুয়ারিতে ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর থেকে রেমিট্যান্স সামান্য বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6655.csv b/Bangla_fin_news_articles/6655.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..495c0d417495f034f51c6b650aee0d5098b4c2a3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6655.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6655,ডিএসইর সূচক ও লেনদেন কমেছে,2015-02-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই মঙ্গলবার সূচক সামান্য কমেছে এবং শেয়ার লেনদেনও কম হয়েছে। ডিএসইতে সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দাম বাড়ার মধ্যদিয়ে শেয়ার লেনদেন শুরু হলেও কিছু সময়ের মধ্যেই সূচক কমতে থাকে। দিন শেষে সূচক ৭ পয়েন্ট কমে সূচক দাঁড়ায় ৪ হাজার ৮০১ দশমিক ১৪ পয়েন্ট। মঙ্গলবার ডিএসইতে ৩০৯ কোটি টাকা মূল্যের ৬ কোটি ৫৩ লাখ শেয়ার হাতবদল হয়। ১৪১টি কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে বেড়েছে ১১৮টির এবং অপরিবর্তীত রয়েছে ৫১টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6656.csv b/Bangla_fin_news_articles/6656.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7e70a1b8de2088dcb40d346e2581c6259a2da1cb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6656.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6656,বড় ১০ আবাসন কোম্পানির ব্যাংক হিসাব তলব,2015-02-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আবাসন খাতের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এবং শেয়ারধারীদের ব্যাংক হিসাবের খোঁজখবর নিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। আয়কর বিবরণীতে দেয়া প্রকৃত আয় ও সম্পদের তথ্যে গরমিল রয়েছে এমন সন্দেহেই দেশের বড় দশটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানি ও নয়জন পরিচালকের ব্যাংক হিসাবের বিস্তারিত তথ্য চাওয়া হয়েছে। সম্প্রতি এসব কোম্পানি ও শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক হিসাবের বিস্তারিত জানতে চেয়ে বিভিন্ন ব্যাংকে চিঠি পাঠিয়েছে কর অঞ্চল৫। এনবিআরের চিঠিতে যেসব প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো হলো বিল্ডিং টেকনোলজি অ্যান্ড আইডিয়াজ লিমিটেড গ্রিন ডেল্টা হাউজিং কনক্রিট ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কনসালটেন্ট বিশ্বাস বিল্ডার্স এসিং হোল্ডিংস অরণি প্রোপার্টিজ গার্ডেন রিয়েল এস্টেট হোমস্কেপ ও ফাস্ট ডেভেলপমেন্ট। একইসঙ্গে বিল্ডিং টেকনোলজির পরিচালক আরশি হায়দার তার মেয়ে হিনা হায়দার আমিন মোহাম্মাদ ফাউন্ডেশনের পরিচালক রমজানুল হক নিহাদ ক্যাপিটাল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের পরিচালক মুকাররম হোসেইন খান তার স্ত্রী জেবা আমিনা খান গ্রিন ডেল্টা হাউজিংয়ের পরিচালক আমির হোসেন তার ভাই দিলদার হোসেন এবং বিশ্বাস বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল ইসলামের ব্যাংক হিসাবের তথ্যও চাওয়া হয়েছে। ২০০৮ সালের ১ জুলাই থেকে ২০১৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত সময়ে এসব প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির নামে বা যৌথনামে চলতি হিসাব সঞ্চয়ী হিসাব এফডিআর ডিপিএসসহ সব ধরনের আমানত হিসাব সিসি এসওডি মর্টগেজসহ সব ধরনের ঋণ হিসাব আমদানিরফতানিসহ সব ধরনের বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন এবং সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের তথ্য চেয়েছে এনবিআর। এনবিআরের সন্দেহ প্রকৃত আয় গোপন করে বড় ধরনের করফাঁকি দিচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি। এনবিআর বলছে আয়কর রিটার্নে যে বিবরণ তারা দিয়েছেন তার সঙ্গে তাদের আয় ও সম্পদের মিল নেই। প্রকৃত সম্পদের সঙ্গে ঘোষিত সম্পদের তফাত্ আছে কি না তা যাচাই করতেই হিসাবের তথ্য চাওয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6657.csv b/Bangla_fin_news_articles/6657.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..04a47d042c649d9894683e414ca367c741462eb0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6657.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6657,ব্যাংকিং খাতে মূলধন উদ্বৃত্ত,2015-02-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঘাটতি কাটিয়ে উঠে এখন ব্যাংকিং খাতে মূলধন উদ্বৃত্ত হয়ে পড়েছে। গত জুন ও সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে সামগ্রিক ব্যাংক খাতে বড় অংকের ঘাটতি থাকলেও ডিসেম্বর শেষে চার হাজার ৬৯ কোটি টাকার উদ্বৃত্ত দেখা দিয়েছে। খেলাপি ঋণ কমার প্রভাবে এমনটা হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত ঘাটতিতে রয়েছে ৬টি ব্যাংক। আগের প্রান্তিক শেষে ৮টি ব্যাংকের ঘাটতির কারণে সামগ্রিক ব্যাংক খাতে এক হাজার ৯৬ কোটি টাকার মূলধন ঘাটতি ছিলো। আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী ব্যাসেলটু নীতিমালার আলোকে ব্যাংকগুলোকে বর্তমানে ন্যূনতম ৪০০ কোটি টাকা অথবা ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের ১০ শতাংশ এর মধ্যে যেটি বেশি সে হারে মূলধন রাখতে হয়। ব্যাংক তার মুনাফা থেকে এসব অর্থ সংরক্ষণ করে। এর আগে গত জুনে সামগ্রিক ব্যাংক খাতে ৮৪৮ কোটি ও সেপ্টেম্বরে এক হাজার ৯৬ কোটি টাকা ঘাটতি ছিলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান গত বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকের তুলনায় শেষ প্রান্তিকে ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ বেশ কমে এসেছে। সেপ্টেম্বরের তুলনায় ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ ৭ হাজার ১৩৬ কোটি টাকা কমে ৫০ হাজার ১৫৫ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। খেলাপি ঋণ কমলে তখন নিরাপত্তা সঞ্চিতি প্রভিশন সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা কমে ব্যাংকগুলোর আয় বাড়ে। এছাড়া গত ডিসেম্বরে সরকার পুনঃমূলধনী করণের জন্য রাষ্ট্রীয় মালিকানার সোনালী ব্যাংকে ৭১০ কোটি এবং বেসিক ব্যাংকে ৭৯০ কোটি টাকা যোগান দেয়ায় সামগ্রিক পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকগুলোর মূলধন সংরক্ষণের প্রয়োজন ছিলো ৬৭ হাজার ৬৮৫ কোটি টাকা। ব্যাংকগুলো সংরক্ষণ করেছে ৭১ হাজার ৭৫৪ কোটি টাকা। এতে উদ্বৃত্ত দেখা দিয়েছে চার হাজার ৬৯ কোটি টাকা। আগের প্রান্তিক শেষে ৬৬ হাজার ২৯ কোটি টাকা প্রয়োজনের বিপরীতে ব্যাংকগুলো ৬৪ হাজার ৯৩৩ কোটি টাকা সংরক্ষণ করায় ঘাটতি ছিলো এক হাজার ৯৬ কোটি টাকা। এসময়ে মূলধন সংরক্ষণে সামগ্রিক ব্যাংক খাতের পরিস্থিতির উন্নতি হলেও ছয়টি ব্যাংক ঘাটতিতে রয়েছে। ঘা টতিতে থাকা ব্যাংকগুলো হলো রাষ্ট্রীয় মালিকানার সোনালী ও বেসিক ব্যাংক। বিশেষায়িত খাতের বাংলাদেশ কৃষি ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক। বেসরকারি খাতের বাংলাদেশ কমার্স ও আইসিবি ইসলামি ব্যাংক। গত সেপ্টেম্বর শেষে এ ছয় ব্যাংকের সঙ্গে বেসরকারি খাতের প্রিমিয়ার ব্যাংকে ৫৬ কোটি ও বিদেশী ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তানের ৩৭০ কোটি টাকা ঘাটতি ছিলো। প্রিমিয়ার ব্যাংক শেষ প্রান্তিকের আয় দিয়ে ঘাটতি মেটাতে সক্ষম হয়েছে। আর ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান প্রধান কার্যালয় থেকে ৪২০ কোটি টাকা যোগান দেয়ায় এখন তাদের আর ঘাটতি নেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6658.csv b/Bangla_fin_news_articles/6658.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ffce9eca8c8fbc19b9d3b0565ac01fc1771ff8cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6658.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6658,শেয়ারবাজারে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে,2015-02-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে রবিবারের তুলনায় সোমবার লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। সেই সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক সামান্য বাড়লেও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই কমেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন কিছু কিছু কোম্পানির শেয়ারদর অনেক কমে গেছে। তাই বিনিয়োগকারীরা কিছু কিছু কোম্পানিতে তাদের বিনিয়োগ পরিবর্তন করছেন। এজন্য সূচক বাড়ছে। তবে নতুন বিনিয়োগ না আসায় লেনদেন কাঙ্ক্ষিত হারে বাড়ছে না। ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪৮০৮ পয়েন্টে। লেনদেন হওয়া ৩১১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৬টির কমেছে ১৪৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টির। লেনদেন হয়েছে ৩১৫ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের দিন রবিবার লেনদেন হয় ২৪৫ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। সে হিসাবে সোমবার ৬৯ কোটি ৮০ লাখ টাকার লেনদেন বেড়েছে। ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো স্কয়ার ফার্মা ইউসিবিএল বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল এসিআই ইফাদ অটোস লাফার্জ সুরমা শাহজিবাজার পাওয়ার হাইডেলবার্গ সিমেন্ট এমজেএলবিডি ও আইডিএলসি। দরবৃদ্ধিতে শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ মিথুন নিটিং উসমানিয়া গ্লাসে ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স প্রাইম ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল ন্যাশনাল টিউবস রহিম টেক্সটাই ফার্স্ট আইসিবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড জেএমআই সিরিঞ্জ অ্যান্ড মেডিকেল ডিভাইস এছাড়া সিএসইতে সাধারণ মূল্য সূচক ১০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৯২২ এ। লেনদেন হওয়া ২৩৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির কমেছে ১২০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টির। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের দিনের চেয়ে ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকা বেড়ে লেনদেন হয় ২২ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের দাম বাড়ার কারণ নেই সামপ্রতিক বাজারে অস্বাভাবিক হারে দাম বাড়ার পেছনে কোন মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে রেনউইক যজ্ঞেশ্বর কর্তৃপক্ষ। কোম্পানিটির অস্বাভাবিক হারে লেনদেন বাড়ার কারণ তদন্ত করে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। ডিএসইকে রেনউইক কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6659.csv b/Bangla_fin_news_articles/6659.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b741b1504f082ade0e31cb5b1cf3d89e2579751a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6659.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6659,গ্লোবাল সিএসআর অ্যাওয়ার্ড জিতলো সামিট পাওয়ার,2015-02-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে বেসরকারি বিদ্যুৎ খাতের প্রথম প্রতিষ্ঠান সামিট পাওয়ার লি. ভারতের মুম্বাইয়ে গ্লোবাল সিএসআর এক্সিলেন্স এন্ড লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে। গত বুধবার সন্ধ্যায় শহরের তাজ ল্যান্ডস এন্ড এ ওয়ার্ল্ড সিএসআর কংগ্রেস ঘোষিত এই পুরস্কার গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানের ভাইস চেয়ারম্যান লতিফ খান এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর ড. আবদুল ওয়াদুদ। সামাজিক দায়বদ্ধতায় সেরা অবদানের স্কীকৃতি হিসেবে সামিট পাওয়ারকে এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত করে বিশ্ব সিএসআর কংগ্রেস। প্রতি বছর কংগ্রেস ১৮ই ফ্রেব্রুয়ারিকে বিশ্ব সিএস আর দিবস হিসেবে উদযাপন করে আসছে এবং এই অঙ্গনের বিশ্ব নেতাদের এক ছাদের নীচে জড়ো করে কাজের নতুন ক্ষেত্র ও উপায় নিয়ে মতবিনিময় করে। সাম্প্রতিক সময়ে সামিট পাওযার লি. আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক পর্যায়ে নদ্দিত হয়ে আসছেতার ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের চেষ্টা বিচক্ষণতা ও নেতৃত্বের জন্যে। এরই মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি এশিয়ান পাওয়ার এ্যাওয়ার্ড বিজনেস ইনিশিয়েটিভ ডিরেকশনবিআইডি এ্যাওয়ার্ড আইসিএমএবি বেস্ট কর্পোরেট এ্যাওয়ার্ড আইসিএবি ন্যাশনাল এ্যাওয়ার্ডসহ জাতীয় পর্যায়ের বেস্ট পাওয়ার জেনারেশান কোম্পানী এ্যাওয়ার্ডও অর্জন করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6660.csv b/Bangla_fin_news_articles/6660.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..70656cfd85f795a226841e5587a29247b0373ddc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6660.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6660,হঠাত্ করে বেড়েছে সন্দেহজনক লেনদেন,2015-02-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হঠাত্ করে দেশে সন্দেহজনক লেনদেনের পরিমাণ বেড়ে গেছে। গত ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে সন্দেহজনক লেনদেনের পরিমাণ তিন শতাধিক। মানিলন্ডারিং চোরাচালান সন্ত্রাসে অর্থায়ন ও অন্যান্য আর্থিক অপরাধ দমনের লক্ষে গঠিত টাস্কফোর্সের বৈঠক রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে টাস্কফোর্সের অন্যান্য সদস্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিনিধি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাবাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড একচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। টাস্কফোর্সের প্রধান বাংলাদেশ ব্যাংক হওয়ায় বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আবু হেনা মোহা. রাজি হাসান। বৈঠকে জানানো হয় গত ডিসেম্বরজানুয়ারি সময়ে ৩০০টিরও বেশি সন্দেহজনক লেনদেনের রিপোর্ট এসটিআর করেছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। যা অন্যান্য সময়ের তুলনায় অনেক বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটের বিএফআইইউ বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী গত ২০১৩১৪ অর্থবছরে এসটিআর সংখ্যা ৬১৯টি। সে হিসাবে প্রতি দুই মাসে এসটিআর সংখ্যা ১০৩টি। চলমান রাজনৈতিক সহিংসতার মধ্যে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে অর্থায়ন বন্ধে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরও সতর্ক থাকার কথা বলা হয়েছে ওই বৈঠকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6661.csv b/Bangla_fin_news_articles/6661.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..64668e1499d604dde6e8f7950ba49d56a486efe9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6661.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6661,পৌরসভা ও ইউপি নির্বাচন বিধিমালা সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন জারি,2015-02-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,স্থানীয় সরকারের পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মেয়র সাধারণ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর ও সদস্য পদের প্রতীকে আমূল পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন ইসি। পাশাপাশি প্রতীকের সংখ্যাও বৃদ্ধি করা হয়েছে। সম্প্রতি স্থানীয় সরকার পৌরসভা নির্বাচন বিধিমালা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এর আগে জাতীয় সংসদ ও সিটি করপোরেশনের জন্য পৃথকভাবে প্রতীক সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এর মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৬৫টি এবং সিটি করপোরেশনের মেয়র কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে নির্বাচনে অংশগ্রহণেচ্ছুক প্রার্থীদের জন্য ৩৪টি প্রতীক সংরক্ষণ করা হয়। শিগগিরই উপজেলা পরিষদের নির্বাচনেও প্রতীক সংরক্ষণসংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব মো. মোখলেসুর রহমান স্বাক্ষরিত পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক সংরক্ষণ সংক্রান্ত দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করে ইসি সচিবালয়। এতে পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মেয়র পদের জন্য সংরক্ষিত ১০টি প্রতীকের পরিবের্তে ১২টি সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর ও সদস্য পদে আটটির পরিবর্তে ১০টি প্রতীক সংরক্ষণ করা হয়। জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের জন্য আলাদাআলাদা প্রতীক সংরক্ষণের ধারবাহিকতায় এ সব প্রতীক সংরক্ষণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসির আইন শাখা। প্রজ্ঞাপনে পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে এখন থেকে যে ১২টি প্রতীক ব্যবহার করা হবে সেগুলো হচ্ছেইস্ত্রি কম্পিউটার ক্যারমবোর্ড চামচ জগ টাই নারকেলগাছ বড়শি মোবাইল ফোন রেল ইঞ্জিন হ্যাঙ্গার ও হেলমেট। সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর পদে যে ১০ প্রতীক ব্যবহার করা হবে সেগুলো হচ্ছেআঙ্গুর কাঁচি গ্যাসের চুলা চকলেট চুড়ি পুতুল ফ্রক ভ্যানিটি ব্যাগ মৌমাছি ও হারমোনিয়াম। সাধারণ আসনের কাউন্সিলর পদে যে ১২ প্রতীক ব্যবহার করা হবে সেগুলো হচ্ছেউটপাখি গাজর টিউব লাইট টেবিল ল্যাম্প ডালিম ঢেঁড়শ পাঞ্জাবি পানির বোতল ফাইল কেবিনেট ব্রিজ ব্ল্যাক বোর্ড ও স্ক্রু ডাইভার। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান পদে এখন থেকে যে ১২টি প্রতীক ব্যবহার হবে সেগুলো হচ্ছেঅটোরিকশা কোট খড়ের গাদা টেবিল ফ্যান ঢোল তাঁবু তালগাছ দুটি পাতা পাগড়ি ফ্রিজ রজনীগন্ধা ও সাহেবি টুপি হ্যাট। সংরক্ষিত আসনের সদস্য পদে যে ১০ প্রতীক ব্যবহার করা হবে সেগুলো হচ্ছেকড়াই গলার হার চিরুনি জবাফুল নূপুর পাউরুটি পেন্সিল কাটার বিড়াল বেগুন ও স্কুল ব্যাগ। এ ছাড়া সাধারণ আসনের সদস্য পদে যে ১২ প্রতীক ব্যবহার করা হবে সেগুলো হচ্ছেখাম সাঁকো টর্চ লাইট তাল পানির পাম্প পাহাড় বসার টুল ভ্যান গাড়ি মরিচ জাঁতা রেললাইন ও লিচু। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6662.csv b/Bangla_fin_news_articles/6662.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a84dc610e866a6776d3a00253d5164217d23680c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6662.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6662,বঙ্গজের শেয়ারদর বাড়ার কোনো কারণ নেই,2015-02-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেখাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের কোম্পানি বঙ্গজের শেয়ার দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। শেয়ারটির দর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়গত ৪ কার্যদিবস ধরে ধারাবাহিকভাবে শেয়ারটির দর বেড়েছে। এ সময়ে শেয়ারটির দর ৩০৫ টাকা থেকে বেড়ে ৩৪৪ টাকায় দাঁড়িয়েছে। অর্থাত্ শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ৩৯ টাকা বা সাড়ে ১২ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6663.csv b/Bangla_fin_news_articles/6663.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05a7ed2274fbfbc5bdb0c5fdfab6708de80d59d5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6663.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6663,পুঁজিবাজারে লেনদেন খরা অব্যাহত,2015-02-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে দেশের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তীব্র আকার ধারণ করায় বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ভরসা পাচ্ছেন না। ফলে সূচকের ওঠানামার মধ্যেও লেনদেন হচ্ছে খুব কম। দুই দিন ছাড়া ১৫ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত সব দিনই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে তিন শ কোটি টাকার নিচে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনকিছুকিছু কোম্পানির শেয়ারদর অনেক কমে গেছে। তাই বিনিয়োগকারীরা কিছু কিছু কোম্পানিতে তাদের বিনিয়োগ পরিবর্তন করছেন। এ জন্য সূচক বাড়ছে। তবে নতুন বিনিয়োগ না আসায় লেনদেন খরা দেখা দিয়েছে। তথ্যে দেখা গেছেরবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৮৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৪৫ কোটি ৩৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২১ কোটি ৪৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৪টির কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৬৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৯৬ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৫টির কমেছে ৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেরাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে দেশের অর্থনীতি অনেকটাই স্থির হয়ে পড়েছে। ফলে পুঁজিবাজারেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে আস্থা পাচ্ছেন না। লেনদেন অব্যাহতভাবে পড়ে যাচ্ছে। এ দিকে রবিবার লেনদেন ও দরবৃদ্ধির শীর্ষে ছিল বিদ্যুত্ খাতের তালিকাভুক্ত কোম্পানি শাহজিবাজার পাওয়ার। এ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। রবিবার লেনদেনের শীর্ষে ছিল ওষুধ ও জ্বালানি খাত। এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে ৮৪ কোটি টাকার। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ২৪ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6664.csv b/Bangla_fin_news_articles/6664.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..72ed5952d69ee1374ff2203d5b540755c42639c9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6664.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6664,পুঁজিবাজারে গত সপ্তাহে সূচক ও লেনদেন কমেছে,2015-02-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দরসংশোধনের প্রবণতায় গত সপ্তাহজুড়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের সপ্তাহের তুলনায় কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩১৯ কোটি টাকার। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪৬০ কোটি টাকার। অর্থাত্ এ সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ১৪১ কোটি টাকার বা প্রায় ১০ শতাংশ। আর ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ১ দশমিক ১০ শতাংশ। গেল সপ্তাহে সূচক ও লেনদেন কমলেও আগের দুই সপ্তাহে অনেকটা একটানাই বেড়েছে সূচক। তাই মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতার কারণেই গেল সপ্তাহে সূচক কমেছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। এ ছাড়া রাজনৈতিক অস্থিরতাও বাজারে সূচক কমার একটি বড় কারণ। বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেনরাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। এ জন্য লেনদেন বাড়ছে না। তথ্যে দেখা গেছেগেল সপ্তাহে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স আগের সপ্তাহের চেয়ে ৫৩ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৭৮৮ দশমিক ২৩ পয়েন্টে। নির্বাচিত শেয়ারগুলোর সূচক ডিএসই৩০ আগের সপ্তাহের চেয়ে ৩৪ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৭৭৭ দশমিক ৮৭ পয়েন্টে। অপর শেয়ারবাজার সিএসইতে সার্বিক সূচক আগের সপ্তাহের চেয়ে ১৭২ দশমিক ৮২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৬৪৫ পয়েন্টে। নির্বাচিত সূচক সিএসই৩০ আগের সপ্তাহের চেয়ে ৭০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৩৩ পয়েন্টে। বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে দেখা গেছেলেনদেনে উত্পাদনমুখী শিল্পের পরিবর্তে আর্থিক খাতের কোম্পানিগুলোর প্রাধান্য ছিল। ডিসেম্বরে অধিকাংশ আর্থিক প্রতিষ্ঠানের হিসাব বছর শেষ হওয়ায় লভ্যাংশের প্রত্যাশায় এ খাতের শেয়ারের দিকে ঝুঁকছেন অনেক বিনিয়োগকারী। ফলে এ খাতের কোম্পানিগুলোর দর ও লেনদেন বাড়ছে। গেল সপ্তাহে ব্যাংকিং খাতের বাজার মূলধন বাড়ে ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ। বেড়েছে খাতটির লেনদেনের পরিমাণও। এ খাতের লেনদেন আগের সপ্তাহের চেয়ে ৩৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ১৩৬ কোটি ৬২ লাখ টাকায়। এ দিকে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া ৫ কর্মদিবসের মধ্যে বেশি দিন দরপতন হওয়ায় বাজারের সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও কমেছে ১ দশমিক ২৭ শতাংশ। সপ্তাহ শেষে ডিএসইর পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৭ দশমিক ৩২ পয়েন্টে যা আগের সপ্তাহ শেষে ছিল ১৭ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে। খাতভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই ১০ দশমিক ৪০ পয়েন্ট আর্থিক খাতের ১১ দশমিক ১ পয়েন্ট প্রকৌশল খাতের ২১ দশমিক ৭৭ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১২ দশমিক ২৪ বস্ত্র খাতের ১২ দশমিক ৪ এবং বিমা খাতের ১৯ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6665.csv b/Bangla_fin_news_articles/6665.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..60e8af111079f95bd9bd4988c229573ce59207ae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6665.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6665,বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট আজ আসছেন,2015-02-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট এনেট ডিক্সন পাঁচ দিনের সফরে আজ ঢাকায় আসছেন। সফরকালে তিনি অর্থ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বেসরকারি খাত এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সাথে সাক্ষাত্ করবেন। বিশ্বব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল জানানো হয় অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আরো বেগবান করতে বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতার দিকগুলো নিয়ে তিনি আলোচনা করবেন। গত বছরের ১৫ ডিসেম্বরে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে নিয়োগ পাওয়ার পর বাংলাদেশে এটিই তার প্রথম সফর। এক বার্তায় ডিক্সন উল্লেখ করেন দরিদ্র্য দেশগুলোর জন্য বিশ্বব্যাংকের দেয়া সাহায্য গ্রহণে বাংলাদেশ শীর্ষে রয়েছে। বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। বাংলাদেশ দারিদ্র্য বিমোচন এবং অগ্রসর মানব উন্নয়নে লক্ষণীয় উন্নতি করেছে। এদেশের আরো সম্ভাবনা রয়েছে। দারিদ্র্য বিমোচন এবং সমৃদ্ধি অর্জনে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের পাশে থাকতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6666.csv b/Bangla_fin_news_articles/6666.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a567d7ab47cea010c70eeb064d6b409a9bcb65d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6666.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6666,এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচন বোর্ড গঠন,2015-02-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অধ্যাপক আলী আশরাফকে চেয়ারম্যান করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির এফবিসিসিআই নির্বাচন বোর্ড গঠন করা হয়েছে। এ বোর্ড ৩১ মের মধ্যে ২০১৫১৭ মেয়াদের এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচন সম্পন্ন করে নতুন কমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করবে। এফবিসিসিআইয়ের বোর্ড সভায় বৃহস্পতিবার এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বোর্ড সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এ ছাড়া এ্যাডভোকেট আমিন উদ্দিনকে নির্বাচন আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান করা হয়েছে। বাণিজ্য সংগঠন বিধিমালা ১৯৯৪ এর ১৪ ১ ধারা অনুযায়ী নির্বাচনের ৯০ দিন আগে নির্বাচন বোর্ড ও নির্বাচন আপিল বোর্ড গঠন করা হলো। সে অনুযায়ী নির্বাচন বোর্ড ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে। নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ হবে ২১ মে অথবা ২৩ মে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6667.csv b/Bangla_fin_news_articles/6667.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e3b0feafa0223e57358a57e3058d34eac11df0fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6667.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6667,পুঁজিবাজারের লেনদেন ৩০০ কোটি টাকার নিচে,2015-02-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দিনভর ওঠানামার পর বৃহস্পতিবার শেষ পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক কমে গেছে। সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেন রয়ে গেছে ৩০০ কোটি টাকার নিচেই। গত ৫ কর্মদিবস ধরে ডিএসইর লেনদেন হচ্ছে ৩০০ কোটি টাকার কম। এ দিকে আগের দিনের ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবারও লেনদেনের শীর্ষে ছিল ব্যাংকিং খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৪৫ কোটি টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ১৭ ভাগ। ব্যাংকিং খাতের পাশাপাশি ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাতের কোম্পানিগুলোও লেনদেন ও দর বৃদ্ধির পথে এগিয়ে রয়েছে। এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় দেড় শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে বৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৮৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৬৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকার। যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯২টির কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৬১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৬৪৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ১২ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৩ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২টির কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে সিএসই সূত্রে জানা গেছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস সমাপ্ত বছরে ৩৭ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেড়েছে। আলোচ্য বছরে ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১ পয়সা। ২০১৩ সালে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা। সর্বশেষ হিসাব বছরে কোম্পানির সমন্বিত মুনাফার পরিমাণও বেড়েছে। কোম্পানিটি কর পরিশোধের পর মুনাফা করেছে ৩৫ কোটি ১৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানির সমন্বিত মুনাফা করেছিল ২৫ কোটি ৫৮ লাখ ৩০ হাজার টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6668.csv b/Bangla_fin_news_articles/6668.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2d3690b818771fe3fb943f1643010b95bed4ce5a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6668.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6668,‘মুনাফা নয় বিনিয়োগকারীদের স্বার্থই সিএসইর প্রধান লক্ষ্য’,2015-02-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালিউলমারুফ মতিন বলেছেন ডিমিউচুয়ালাইজড স্টক এক্সচেঞ্জের মালিকানা ও ব্যবস্থাপনা পৃথকীকরণ এবং বাণিজ্যিক কোম্পানিতে রূপান্তর হলেও মুনাফা নয় বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে কাজ করাই সিএসইর প্রধান লক্ষ্য। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা হলেই স্টক এক্সচেঞ্জের উন্নয়ন হবে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর মতিঝিলে সিএসইর নিজস্ব কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। ডিমিউচুয়ালাইজেশনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সিএসইর চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আব্দুল মজিদ পরিচালক মুহাম্মদ আইয়ুব ইসলাম শাখাওয়াত হোসাইন মঈনুল ইসলাম মাহমুদ সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন মোহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মদ খায়রুল আনাম চৌধুরীসহ আরো অনেকে। সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালিউলমারুফ মতিন তার বক্তব্যে বলেন চলতি বছরে আমরা বিনিয়োগকারীদের কাছে পৌঁছাতে চাই। তাদের অভিযোগ জেনে তা সমাধান করে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে সর্বোচ্চ কাজ করতে আমরা আগ্রহী। এ জন্য বাংলায় ওয়েবসাইট করা হবে। অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ খোলা হবে। যেন বিনিয়োগকারীদের সমস্যা সরাসরি জানতে সহজ হয়। তিনি বলেন বর্তমানে আমাদের কাছে বিনিয়োগকারীদের ১ হাজার ২৪টি অভিযোগ রয়েছে। আগামী জুন মাসের মধ্যে এ অভিযোগ শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনতে চাই। সিএসই মার্কেটর উন্নয়নে কাজ করতে আগ্রহী। এ লক্ষ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের নিয়ে একটি মার্কেট ম্যাকার গঠন করা হবে। এ ছাড়া সিএসইতে বর্তমানে ৫১টি কোম্পানি ওভার দ্যা কাউন্টার ওটিসি মার্কেটে তালিকাভুক্ত আছে। এদের মধ্যে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যাচ্ছে না। সরেজমিন পরিদর্শন করার পর এ কোম্পানিগুলোর বিষয়ে ব্যবস্থা নেব। আর যে কোম্পানিগুলো মার্কেটে ফিরতে আগ্রহী আমরা তাদের সব ধরনের সহায়তা করব। সিএসইর চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আব্দুল মজিদ বলেন ডিমিউচুয়ালাইজেশনের পর সিএসইর পর্ষদে ট্রেকহোল্ডার পরিচালক কমে স্বতন্ত্র পরিচালকদের সংখ্যা বেড়েছে। রেগুলেটরি বিভাগ স্বাধীনভাবে কাজ করছে। ফলে স্টক এক্সচেঞ্জের কাজ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা সৃষ্টি করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6669.csv b/Bangla_fin_news_articles/6669.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c4a1639a6a14b6990131639ca3167afb8b8d2a89 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6669.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6669,‘টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে দরকার অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়ন’,2015-02-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে দরকার অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়ন। বুধবার জাপানের রাজধানী টোকিওতে অনুষ্ঠিত উন্নত ও উন্নয়নশীল এশিয়া দ্রুত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে সমর্থন শীর্ষক সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। আইএমএফজাইকার যৌথ আয়োজনে এ সম্মেলনের এসএমই উন্নয়নের প্রসার অধিবেশনে আলোচক হিসেবে তিনি বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে জাইকার প্রেসিডেন্ট আকিহিতো তানাকা এবং আইএমএফর ডিএমডি নাউকি শিনোহারা যৌথভাবে সম্মেলনটি উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অধিবেশনে জাপানের অর্থ মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মালদ্বীপের অর্থমন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এশিয়ার বিভিন্ন দেশের অর্থমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরগণ বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এবং জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। জাইকা প্রেসিডেন্ট অংশগ্রহণকারীদেরকে এসএমই উন্নয়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি এবং দারিদ্র্য দূরীকরণে সহায়তা করতে আহ্বান জানান। গভর্নর বলেন বৈশ্বিক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে অন্তর্ভুক্তিমূলক সামাজিক দায়বদ্ধ অর্থায়ন ও পরিবেশবান্ধব অর্থায়নে উদ্বুদ্ধ করা আবশ্যক। কারণ বৈশ্বিক উত্পাদন প্রবৃদ্ধির সাথে সঙ্গতি রেখে এগিয়ে যেতে এসএমই খাতে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়ন এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে প্রাতিষ্ঠানিক গণ্ডির আওতায় নিয়ে তা করা প্রয়োজন। তিনি বলেন অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিকে আরো এগিয়ে নিতে ও কাঙ্ক্ষিত এসএমই প্রবৃদ্ধি অর্জনে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোকে সহায়তার মাধ্যমে অধিকতর সুবিধা প্রদান ছাড়াও রাজস্ব ও আর্থিক নীতির গভীর সমন্বয় দরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6670.csv b/Bangla_fin_news_articles/6670.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..68b4344ca499cfde96cd424cdbd0c9b014ca34b2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6670.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6670,বাংলাদেশে ১২শ কোটি ডলার বিনিয়োগে আগ্রহী চীন,2015-02-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বড় অবকাঠামো নির্মাণে বাংলাদেশে এক হাজার ২০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে চীন। এ প্রস্তাব নিয়ে বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ইআরডি সূত্রে জানা গেছে। আগামী এপ্রিলেই ঢাকা সফরের সম্ভাবনা রয়েছে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিংপিং। সে সফরে বড় কয়েকটি প্রকল্পে চুক্তি সইয়ের কাজও শেষ করতে চায় চীন। এদিকে আগামী এপ্রিলে দেশটির নীতিনির্ধারণী পর্যায় থেকে বাংলাদেশ সফর করার আগ্রহ প্রকাশ করা হয়েছে। চীন সরকার যে আটটি প্রকল্পে অর্থায়নের আগ্রহ দেখিয়েছে সেগুলো হলো চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার হয়ে মিয়ানমারের সীমান্ত ঘুনধুম পর্যন্ত ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণ ঢাকাচট্টগ্রাম রেলওয়ে কর্ডলাইন নির্মাণ পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগসহ যশোর পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণ কর্ণফুলী নদীর নিচে টানেল নির্মাণ চট্টগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে ডিজিটাল কানেকটিভিটি ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড ডিপিডিসি শক্তিশালীকরণ পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ ঢাকাআশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ এবং ইস্টার্ন রিফাইনারি অ্যান্ড সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং প্রকল্প। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6671.csv b/Bangla_fin_news_articles/6671.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..801edc196e3b021b4716cdeaf48cea1a7aec9cf3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6671.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6671,‘৩৭ হাজার ৩৩১টি শিল্প কারখানা বিনিয়োগ বোর্ডে নিবন্ধিত’,2015-02-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন ১৯৯১৯২ অর্থবছর থেকে ৩৭ হাজার ৩৩১টি শিল্প কারখানা বিনিয়োগ বোর্ডে নিবন্ধিত হয়েছে। বুধবার সংসদে তিনি এ কথা জানান। সরকারি দলের সদস্য সুকুমার রঞ্জন ঘোষের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন ১৯৯১৯২ অর্থবছর থেকে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধিত এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে স্থানীয় বিনিয়োগে ৩৪ হাজার ২৩১টি শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং একই সাথে ১০০ ভাগ বিদেশি ও যৌথ বিনিয়োগে ৩ হাজার ১০০টি শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। মন্ত্রী বলেন নিবন্ধিত এসব প্রতিষ্ঠান ছাড়াও ৮ লাখ ৩২ হাজার ৫৩৬টি কুটির শিল্প ১ লাখ ১০ হাজার ৭৯৬টি ক্ষুদ্র শিল্প রয়েছে। আমির হোসেন আমু বলেন সরকারিভাবে পরিচালিত শিল্প কারখানার মধ্যে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন বিসিআইসিএর নিয়ন্ত্রণে ১৩টি বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের নিয়ন্ত্রণে ১৭টি এবং বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশন বিএসইসিএর নিয়ন্ত্রণে ১৩টিসহ মোট ৪৩টি শিল্প কারখানা রয়েছে। সুকুমার রঞ্জন ঘোষের অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশনের বিসিআইসি প্রধান কার্যালয় এবং নিয়ন্ত্রণাধীন কারখানা ও প্রতিষ্ঠানে ৪ হাজার ২২৫জন শ্রমিক ও ২ হাজার ৯১৩ জন কর্মচারী কর্মরত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6672.csv b/Bangla_fin_news_articles/6672.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fe7f411723921d3fe260a47bca099a5404972b92 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6672.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6672,ডিএসইতে শিগগির অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম চালু,2015-02-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসইতে খুব শিগগির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম চালু করা হচ্ছে। ফলে গ্রাহকরা অনলাইন গেটওয়ের মাধ্যমে ডিএসইর ট্রেনিং একাডেমি কর্তৃক আয়োজিত ট্রেনিংয়ের জন্য রেজিস্ট্রেশন ও ট্রেনিং ফি পর্যায়ক্রমে ডিএসইর ট্রেড ডাটা এবং বিভিন্ন তথ্যের জন্য প্রদেয় অর্থ ইত্যাদি তাদের ভিসা ও মাস্টার কার্ড ডিবিবিএল নেক্সাস কার্ড ব্র্যাক ব্যাংক নেট ব্যাংকিং ব্যাংক এশিয়া নেট ব্যাংকিং বিকাশ ডিবিবিএল মোবাইল ব্যংকিং কিউক্যাশ ব্যবহার করে প্রদান করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে পেমেন্ট গেটওয়ের কাজ করবে কোম্পানি সূর্য্যমুখী লিমিটেড। এ প্রেক্ষিতে বুধবার ডিএসইর সাথে সূর্য্যমুখী লিমিটেডের একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ডিএসইর মহাব্যবস্থাপক ও কোম্পানি সচিব শেখ মোহাম্মদউল্লাহ এফসিএস এবং সূর্য্যমুখী লিমিটেডের সিইও এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফিডা হক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ড. স্বপন কুমার বালা এফসিএমএ প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা এ কে এম জিয়াউল হাসান খান এফসিএ এবং মহাব্যবস্থাপক জীবন চন্দ্র দাস ও মো. ছামিউল ইসলামসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6673.csv b/Bangla_fin_news_articles/6673.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aba630d76cd8af5722e7d9be6b3fb5e505ae5991 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6673.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6673,ব্যাংকিং খাত ঘিরে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ,2015-02-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকিং খাত ঘিরে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলোর। এ খাতের লেনদেনকৃত ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ২৪টিরই শেয়ারদর বেড়েছে। ব্যাংকের শেয়ারগুলোর দর গড়ে ১ দশমিক ২০ শতাংশ বেড়েছে। লেনদেনের ক্ষেত্রেও দেখা গেছে ব্যাংকিং খাতের শেয়ারগুলোর প্রাধান্য। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৪৯ কোটি টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৯ শতাংশ। এ ছাড়া জ্বালানি খাতে লেনদেন হয়েছে ৪৬ কোটি টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ১৮ শতাংশ। বাজারসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছেব্যাংকগুলো সামনে লভ্যাংশ ঘোষণা করবে। ব্যাংকগুলোর সম্ভাব্য লভ্যাংশের তুলনায় শেয়ারের দাম খুব কম। তাই ব্যাংকের শেয়ারের দিকে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছেবুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১০ কোটি ৬৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৪টির কমেছে ১৪৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৭০৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৪৯ লাখ টাকার। যা আগের দিনের তুলনায় ৯ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯১টির কমেছে ১০৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দর। এ দিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের শেয়ারদর বৃদ্ধির পেছনে কোনো সংবেদনশীল তথ্য নেই। কয়েক দিন ধরে অস্বাাভাবিক দরবৃদ্ধির কারণ জানতে ডিএসইর পাঠানো নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। ৫ কর্মদিবসে শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ১৮ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6674.csv b/Bangla_fin_news_articles/6674.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..deb0a8c2c70c1787dfffd75238bedee70dd401dd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6674.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6674,শুধু বৃহৎ খেলাপির জন্য সুবিধা প্রদান নৈতিক সমস্যা তৈরি করবে,2015-02-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,৫০০ কোটি টাকার বেশি ঋণ খেলাপিদের জন্য ঋণ পুনর্গঠন সুবিধার বিষয়টি ব্যাংকিং খাতে নৈতিক সমস্যা তৈরি করবে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা। অর্থনীতি বিশ্লেষক ড. মামুন রশীদের লেখা নীরব দেশত্যাগ হুন্ডি ও অভিবাসন নামক বইয়ের প্রকাশনা উত্সবে বক্তারা এ কথা বলেন। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. আকবর আলি খানের সভাপতিত্বে বইটির প্রকাশনা অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ দৈনিক বণিক বার্তার সম্পাদক হানিফ মাহমুদ আগামী প্রকাশনীর প্রকাশক ওসমান গনি এবং লংকা বাংলা ফিন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নাসিরউদ্দিন চৌধুরী। ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম তাঁর বক্তব্যে বলেন ৫০০ কোটি টাকার বেশি ঋণ খেলাপির জন্য নতুন নীতিমালার গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নসাপেক্ষ। দোষ বেশি হলে উপকারও বেশিএ দর্শন থেকে নীতিমালাটি করা হয়েছে। এখন যার ৪৯০ কোটি টাকার কুঋণ আছে তিনি এ সুবিধা পেতে আরও ১০ কোটি টাকা খেলাপি হতে চাইবেন। এর মাধ্যমে মোরাল হ্যাজার্ড বা নৈতিক সমস্যা তৈরি করবে। বইয়ের প্রসঙ্গ টেনে তিনি আরও বলেন বাংলাদেশে আসলে এতগুলো ব্যাংকের কোনো প্রয়োজন নেই। ড. মামুন রশীদের বইয়ে উল্লেখ করা নীরব অভিবাসন প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেন আমাদের দেশ থেকে মানুষের নীরব দেশত্যাগ ইতিবাচক লক্ষণ নয়। এদেশে সংখ্যালঘুদের সংখ্যা কমে ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আমরা একটি সহিষ্ণু ও উদার দেশে বাস করি। তারপরও সংখ্যালঘুরা কেন নিজেদের নিরাপদ বোধ করছেন না এবং কেন তারা এখানে থেকে উন্নতি করা যাবে না বলে চিন্তা করছেন তা ভেবে দেখা দরকার। সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন ব্যাংকগুলো এখন খোঁজ খবর না নিয়ে সম্পর্কের ভিত্তিতে ব্যাংকিং করছে। এ পরিস্থিতি থেকে বের হতে হবে। তাছাড়া ব্যাংকগুলোর অনেক খেলাপি ঋণ আসলে ঋণই না। সেগুলো দেওয়াই হয়েছে লুটপাটের জন্য। খেলাপি ঋণ দ্রুত আদায়ের জন্য পৃথক আদালত প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন। কারণ এখন আদালতে অনেক মামলা রয়েছে। সেখানে গেলে ১০১৫ বছরে কোনো মামলা নিষ্পত্তি হয় না। এতে বাংলাদেশ ব্যাংকের তালিকা থেকে এক সময় নাম মুছে যায়। ফলে খেলাপিরা নতুন করে ঋণ নিতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6675.csv b/Bangla_fin_news_articles/6675.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1e00ec25ae337520dfcc6a9cfd8f65dc126ca49b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6675.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6675,পুঁজিবাজারে সূচক বৃদ্ধি লেনদেন কম,2015-02-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দুই দিন দরসংশোধনের পর মঙ্গলবার ফের বাড়তে শুরু করেছে পুঁজিবাজারের সূচক। তবে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে সূচক বাড়লেও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কমে গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছেব্যাংকিং খাতের শেয়ারগুলোর দরবৃদ্ধির প্রবণতা ছিল লক্ষণীয়। এ খাতে লেনদেনকৃত ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ২২টি কোম্পানিরই দর বেড়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে ২১টি কোম্পানিরই শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। লেনদেনের দিক থেকে এগিয়ে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড ও আমরা টেকনোলজি। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩০ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৪৮ কোটি ৬৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৩১ কোটি ৬০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৮টির কমেছে ৮৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৬৪৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৯ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৩টির কমেছে ৮৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টি কোম্পানির শেয়ারের দর। ডিএসই জানিয়েছেআগামী চার মার্চের কিস্তির মাধ্যমে অবসায়ন হতে যাচ্ছে এসিআই বন্ড। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পাঁচ বছর মেয়াদি এসিআই ২০ কনভার্টেবল জিরো কুপন বন্ডের পঞ্চম কিস্তি আগামী চার মার্চ ম্যাচিউরড হবে। এ কিস্তি পরিশোধের মধ্য দিয়ে এই বন্ডের অবসান ঘটবে। এ ক্যাটাগরির এই বন্ড ২০১০ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। বন্ডটির পরিশোধিত মূলধন রয়েছে ২৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এ দিকে বস্ত্র খাতের কোম্পানি দুলামিয়া কটনের শেয়ারদর বাড়ার পেছনে কোনো সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধির কারণে ডিএসইর নোটিসের পরিপ্রেক্ষিতে কোম্পানি এ তথ্য জানিয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়৩ কার্যদিবস ধরে ধারাবাহিকভাবে শেয়ারটির দর বাড়ছে। এ সময়ে শেয়ারটির দর ১৭ শতাংশ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6676.csv b/Bangla_fin_news_articles/6676.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c5402d0d5a1749309209ea0bc4da497b7f230d42 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6676.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6676,চার প্রতিষ্ঠানের বিশ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব অনাদায়ী,2015-02-17,রিয়াদ হোসেন,..... গ্যাস বিতরণকারী চারটি কোম্পানি গ্রাহকের কাছ থেকে আদায় করা বিশাল পরিমাণ রাজস্ব সরকারি কোষাগারে জমা না দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। ৫ বছরে গ্রাহকের কাছ থেকে আদায় করা সম্পূরক শুল্ক ও মূল্য সংযোজন করের ভ্যাট ১৩ হাজার ১৯৬ কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেয়নি এসব প্রতিষ্ঠান। এর সাথে সুদ যুক্ত হওয়ার পর এ অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৬শ কোটি টাকা বিশাল পরিমাণ এ রাজস্ব পরিশোধ না করার অভিযোগে ইতিমধ্যে তিতাস বাখরাবাদ জালালাবাদ ও কর্ণফুলী গ্যাস বিতরণ কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। একক কোন খাতের বিরুদ্ধে এযাবতকালের সর্ববৃহত্ রাজস্ব অনিয়ম উদঘাটনের পর চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এনবিআর সূত্র জানিয়েছে রাজস্ব পরিশোধ না করার এ ইস্যুটিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। ইতিমধ্যে এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে এ অর্থ পরিশোধের জন্য একটি আধা সরকারি ডিও পত্র দিয়েছেন। অবশ্য অভিযুক্ত কোম্পানিগুলো বলছে সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাট বিতরণকারী কোম্পানিগুলোকে অব্যাহতি দেয়া আছে। এই অর্থ এসব কোম্পানির উপর আরোপ যৌক্তিক নয়। তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির পরিচালক অর্থ শংকর কুমার দাস ইত্তেফাককে বলেন আমরা গ্যাস বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাট আকারে কোন অর্থ প্রদান করি না। এটি গ্যাস উত্তোলনকারী কোম্পানিগুলো পরিশোধ করার কথা। আইওসির আন্তর্জাতিক কোম্পানি কাছ থেকে কেনা গ্যাস বিতরণের ক্ষেত্রে এ ধরনের করের ক্ষেত্রে এনবিআরের অব্যাহতি রয়েছে। অবশ্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন গ্যাস বিতরণকারী কোম্পানিগুলোর এমন বক্তব্যের ভিত্তি নেই। তারা যেহেতু গ্রাহকের কাছ থেকে অর্থ আদায় করেন সেজন্য ওই অর্থ সরকারি কোষাগারে পরিশোধের দায়িত্ব তাদেরই। সেই হিসেবে তারা শিল্পে বিতরণ থেকে পাওয়া ভ্যাট পরিশোধও করছে। সুতরাং অন্যান্য খাতের গ্রাহকের কাছ থেকে আদায় করা অর্থ কেন পরিশোধ হবে না সূত্র জানায় অভিযুক্ত চার প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অনিয়মের অভিযোগ তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির বিরুদ্ধে। সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাটসহ এ কোম্পানি পরিশোধ করেনি ১০ হাজার ৯০৮ কোটি টাকার রাজস্ব। কর্ণফুলী ১ হাজার ২৬৮ কোটি বাখরাবাদ ৬৭২ কোটি ও জালালাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির বিরুদ্ধে ৩৪৮ কোটি টাকা পরিশোধ না করার অভিযোগ রয়েছে। ২০০৯ সালের জুলাই থেকে গত বছরের মার্চ পর্যন্ত এ ৫ বছরের অর্থ অপরিশোধিত রয়েছে। বিদ্যমান ভ্যাট আইন অনুযায়ী অনাদায়ী অর্থের জন্য প্রতি মাসে ২ শতাংশ হারে সুদও আদায়যোগ্য। সেই হিসেবে চার কোম্পানিকে সুদ হিসেবে পরিশোধ করতে হবে আরো ৬ হাজার ৩১৮ কোটি টাকা। এনবিআর সূত্র আরো জানায় আইওসির কাছ থেকে কেনা গ্যাস বিতরণকালে সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাট আদায়ের বিধান রয়েছে। শিল্প খাত বিদ্যুত্ সার সিএনজি ক্যাপটিভ পাওয়ার চা বাগান এবং বাণিজ্যিক ও গৃহস্থালির গ্রাহকের কাছ থেকে গ্যাস বিলের সঙ্গে সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাট আদায় করে বিতরণকারী কোম্পানিগুলো। কিন্তু ২০০৯ সালের মার্চ থেকে গত বছরের মার্চ পর্যন্ত ৫ বছরে কেবলমাত্র শিল্প খাত থেকে আদায়কৃত ভ্যাটের অর্থই সরকারের কোষাগারে জমা দেয়া হয়েছে। এর বাইরে অন্যান্য খাতের গ্রাহকের কাছ থেকে আদায় করা শুল্ক ও ভ্যাট জমা দেয়নি। পরবর্তীতে এনবিআরের বৃহত্ করদাতা ইউনিট অভিযুক্ত এসব প্রতিষ্ঠানের কাছে তথ্য চায়। প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রেরিত তথ্য যাচাইবাছাই করে এ বিপুল পরিমাণ রাজস্ব অনিয়মের তথ্য বের হয়। ওই তথ্যের ভিত্তিতে বৃহত্ করদাতা ইউনিট এনবিআরের কাছে করণীয় জানতে চাইলে এনবিআর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দেয়। এর ভিত্তিতে কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে অভ্যন্তরীণ মামলা দায়ের করে এলটিইউ। এনবিআর মনে করছে গ্রাহকের কাছ থেকে সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাট আদায় করে তা সরকারি কোষাগারে জমা না দেয়া বেআইনি। এটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সমপ্রতি এসব কোম্পানির প্রতিনিধিদের সাথে এ বিষয়ে সভাও হয়েছে। বিশাল অঙ্কের এ রাজস্ব ফাঁকির তথ্য উদ্ঘাটনের পর এনবিআরের ভ্যাট কর্মকর্তাদের মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। মামলার পর এখন প্রতিষ্ঠানগুলো শুনানিতে অংশ নেবে। শুনানি শেষে ভ্যাট আইনের বিদ্যমান ধারা অনুযায়ী তাদের উপর চূড়ান্ত দাবিনামা জারি করবে এনবিআর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6677.csv b/Bangla_fin_news_articles/6677.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0200e4aa455567dada09e6932005daaa22dd78b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6677.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6677,ঋণগ্রস্ত কৃষকদের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে মামলা না করার নির্দেশ,2015-02-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যেসব কৃষক সময় মতো কৃষিঋণ পরিশোধ করতে পারেননি তাদের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট মামলা না করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসাথে ইতোমধ্যেই যেসব মামলা হয়েছে এবং যাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে তাদের ঋণ পুনঃতফসিল করে মামলা থেকে রেহাই দিতেও বলা হয়েছে। সোমবার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ৬ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে বৈঠক করে এসব নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বৈঠক শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে করে এসব তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সূর চৌধুরী। এস কে সূর চৌধুরী বলেন সামান্য ঋণের জন্য ২ লাখের মতো কৃষকের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট মামলা করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ১০ হাজার কৃষকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। এসব কৃষকরা ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন বলেও জানা গেছে। তাই এসব কৃষকদের ঋণ পুনঃতফসিল করে তাদের মামলা নিস্পত্তি করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি যেসব মামলা হয়েছে তা ছলেনামার আপোষ রফার ভিত্তিতে মাধ্যমে মামলা প্রত্যাহার করে কৃষকদের হয়রানি বন্ধের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। একইসাথে আগামীতে কৃষকের ঋণ পেতে যেন কোনো সমস্যা না হয় সে বিষয়ে উদ্যোগ নেয়ার পরামর্শও দেয়া হয়েছে। উল্লেখ্য চলতি অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে জুলাইজানুয়ারি মোট ৮ হাজার ৪৮৮ কোটি টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে যা লক্ষ্যমাত্রার ৫৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছর মোট ১৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকার কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক শুভংকর সাহা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6678.csv b/Bangla_fin_news_articles/6678.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..da2c2d0d8596057f9a609b7fbfeb7ee3c44ea705 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6678.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6678,ক্ষয়ক্ষতির হিসাব কষছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2015-02-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতে গত ২ বছরে অর্থনীতিতে কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তার হিসাব কষছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ কাজের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসাবে দেশে কার্যরত সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের ক্ষয়ক্ষতির হিসাব চেয়ে চিঠি দেয়া হয়েছে। ২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন খাতে কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে জানাতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ওই চিঠিতে বলা হয়েছে মাসভিত্তিক হিসাব ধরে এ তালিকা করতে হবে। কৃষি শিল্প ব্যবসাবাণিজ্য নির্মাণ পরিবহন ভোক্তা খাতে মাসভিত্তিক ঋণের অনুমোদন বিতরণ স্থিতি আদায় ও বকেয়ার বাকির পরিমাণ জানতে চাওয়া হয়েছে ব্যাংকগুলোর কাছে। এর ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিবেদন প্রস্তুত করে সরকারের কাছে জমা দেবে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6679.csv b/Bangla_fin_news_articles/6679.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ecab452ec7d639a29013c5ebb5341d21ad63dcfe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6679.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6679,পুঁজিবাজারে দর সংশোধনের প্রবণতা অব্যাহত,2015-02-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সোমবারও দর সংশোধনের প্রবণতা রয়ে গেছে। টানা আট কর্মদিবস দর বৃদ্ধির পর এ সপ্তায় কিছুটা দর সংশোধন হচ্ছে। তবে এর আগে প্রায় এক মাস দর পতন হয়েছিল পুঁজিবাজারে। এদিকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বড় দরপতন হলেও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। লেনদেনে প্রাধান্য ছিল ইঞ্জিনিয়ারিং জ্বালানি ওষুধ এবং বস্ত্র খাতের। এ চার খাতে লেনদেন হয়েছে ১৩৫ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ৪৮ শতাংশ। এদিকে দর কমার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড। এ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর কমেছে ৫ দশমিক ৩০ শতাংশ। এছাড়া ইফাদ অটোস লিমিটেডেরও দর কমেছে ৫ দশমিক ৩০ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৮০ কোটি ২৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৮টির কমেছে ২১০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২০২ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৬০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি ১৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ২ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৪টির কমেছে ১৭৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। সিএসই সূত্রে জানা গেছে বুকবিল্ডিং পদ্ধতির আওতায় প্রথমিক গণ প্রস্তাবে আইপিও আবেদনকারীদের কাছ থেকে ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানিতে ৮৩৭ কোটি টাকার আবেদন জমা পড়েছে। কোম্পানিটি শেয়ারবাজার থেকে ২৩৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা উত্তোলনের জন্য ৩ কোটি ৩০ লাখ সাধারণ শেয়ার ছেড়েছে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ৬২ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারিত হয়েছে ৭২ টাকা। অর্থাত্ এ কোম্পানির চাহিদার প্রায় ৬ গুণ আবেদন জমা পড়েছে। এদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মেঘনা পেট্রোলিয়াম ইন্ডাস্ট্রিজ মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক এবং ইনফরমেশন সার্ভিসের অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধির পেছনে কোন কারণ নেই বলে জানিয়েছে ডিএসই। কোম্পানিগুলোর কাছে দর বৃদ্ধির পেছনে কোন কারণ রয়েছে কিনা এ বিষয়ে পাঠানো নোটিশের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6680.csv b/Bangla_fin_news_articles/6680.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..854e44a761fb7698465c5537f58b8a74fa884915 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6680.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6680,চট্টগ্রাম থেকে চা সংসদ সচিবালয় স্থানান্তর প্রক্রিয়া বন্ধের দাবি,2015-02-16,চট্টগ্রাম অফিস,চট্টগ্রাম থেকে চা সংসদ সচিবালয় ঢাকায় স্থানান্তরের প্রক্রিয়া বন্ধের দাবি জানিয়েছে চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স ইন্ডাস্ট্রিজ। এ বিষয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের হস্তক্ষেপ কামনা করে গতকাল রবিবার এক পত্র প্রেরণ করেছেন চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম। পত্রে তিনি বলেন দেশের উত্পাদিত ও আমদানিকৃত চায়ের বিপণন ও বাজারজাতকরণের লক্ষ্যে চট্টগ্রামে স্থাপিত চা নিলাম কেন্দ্র ও এ কার্যক্রমের সাথে জড়িত ১৩টি ওয়্যারহাউস ৬টি ব্রোকার হাউস পরিবহন ব্যবসা বিপণন কোম্পানির অফিস এবং অন্যান্য অবকাঠামোগত সুবিধা বিদ্যমান থাকায় ১৯৪৯ সালেই চা সংসদ সচিবালয় প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। কিন্তু ৬৫ বছরের পুরনো এই চা সংসদ সচিবালয়কে অতি গোপনে ঢাকায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা প্রায় চূড়ান্ত। ১৯৭৮ সালে এই প্রতিষ্ঠানটিকে ঢাকায় স্থানান্তরের পাঁয়তারা করা হলে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের যৌক্তিক ব্যাখ্যা ও দাবির মুখে তত্কালীন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে চা সংসদ সচিবালয় চট্টগ্রামেই থাকা যৌক্তিক উল্লেখ করে তা চট্টগ্রামেই থাকবে বলে নির্দেশনা জারি করা হলেও ৩৬ বছর পর আবারও চট্টগ্রাম থেকে চা সংসদ সচিবালয় রাজধানীতে স্থানান্তরের যৌক্তিকতা ও কারণ ব্যবসায়ী মহলের কাছে বোধগম্য নয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6681.csv b/Bangla_fin_news_articles/6681.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d36e0cc140786eb79f9ad8450cdb283c01a087fb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6681.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6681,আইন করে মোবাইল ফোনের সারচার্জ নির্ধারণের নির্দেশ,2015-02-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মোবাইল ফোনের টকটাইমের ওপর সারচার্জ মাসুল নির্ধারণে নতুন করে আইন করার নির্দেশ দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়। রাজস্ব বোর্ড এনবিআর একটি আদেশের এসআরও মাধ্যমে এটি কার্যকর করতে চেয়েছিল। সারচার্জ অ্যান্ড লেভি অ্যাক্ট করে এটি কার্যকর করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে এনবিআরকে সম্প্র্রতি নির্দেশ দেয়া হয়। এনবিআরে পাঠানো মন্ত্রণালয়ের এক মতামতে বলা হয়মোবাইল ফোনে যেকোনো ধরনের সারচার্জ আরোপ ও আদায়ের ক্ষেত্রে সংসদের অনুমতি নেয়ার প্রয়োজন রয়েছে। এনবিআর সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। গত বাজেটে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের টকটাইমের ওপর বিদ্যমান ভ্যাটের বাইরে আরো ১ শতাংশ হারে এই সারচার্জ আদায় করার কথা বলা হয়। চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের বাজেটে মোবাইল ফোনের টকটাইমে এই মাশুল আদায়ের কথা বলা হয়। কিন্তু অর্থ বিলে বিষয়টির উল্লেখ নেই। অথচ একই সময়ের অর্থবিলে তামাকজাত পণ্য পরিবেশ দূষণকারী শিল্প ও আমদানিকৃত মোবাইল ফোনসেটের ওপর সারচার্জ আদায়ের বিষয়টি উল্লেখ ছিল। এনবিআর সূত্র জানিয়েছেসারচার্জ আদায়ের জন্য সারসংক্ষেপ শিগগিরই মন্ত্রিসভার অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে। মন্ত্রিসভার অনুমোদনের পর এটি সংসদে উত্থাপন করা হবে। এনবিআরের হিসাবে টকটাইমে সারচার্জ আদায় করা হলে বছরে প্রায় ১৩০ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হবে। বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীরা ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট দিচ্ছেন। সারচার্জ আদায় শুরু হলে তাদের দিতে হবে ১৬ শতাংশ হারে। বর্তমানে দেশে প্রায় ১১ কোটি মোবাইল গ্রাহক রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6682.csv b/Bangla_fin_news_articles/6682.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..47d72242650022e16fee4c96c08441a2e83f4cd5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6682.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6682,ডিএসইতে সূচকে মূল্যসংশোধন,2015-02-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে টানা আট কর্মদিবস সূচক বাড়ার পর রবিবার কিছুটা কমেছে। গত ২ ফেব্রুয়ারি থেকে টানা আট কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক ২২৩ পয়েন্ট বাড়ছে। এরপর রবিবার দরপতনকে বাজারের স্বাভাবিক দরপতন হিসেবে দেখছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। এ দিকে দরপতনের পাশাপাশি বাজারে লেনদেন অনেক কমে গেছে। তথ্যে দেখা গেছেরবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৬৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৬১ কোটি ৩২লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৯টির কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৮০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৩৩ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ২ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৪টির কমেছে ১১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের দর। এ দিকে আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেটানা দরবৃদ্ধির পর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতা থেকেই দরপতন হয়েছে। এ দিকে রবিবার ডিএসইর লেনদেনে ইঞ্জিনিয়ারিং জ্বালানি এবং বস্ত্র খাতের প্রাধান্য ছিল সবচেয়ে বেশি। এ খাতগুলো মিলে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৯৯ কোটি টাকার। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ৩৮ শতাংশ। এ দিকে ডিএসই জানিয়েছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের ম্যাকসন্স স্পিনিং মিলসের পরিচালনা পর্ষদ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানির ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের সম্মতিক্রমে অনুমোদনের জন্য বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম আগামী ৭ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৬ ফেব্রুয়ারি। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ০.৭৩ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ এনএভি হয়েছে ১৯ দশমিক ৭৮ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6683.csv b/Bangla_fin_news_articles/6683.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..39f74e4cff4f7eec109d95c94ef5b7e65ce39eb1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6683.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6683,সিলেটে প্রবাসীরা আইটি সিটি করছেন অর্থমন্ত্রী,2015-02-15,হবিগঞ্জ প্রতিনিধি,সিলেটে প্রবাসীরা আইটি সিটি করছেন। ইতিমধ্যে তারা ৭০ বিঘা জমি নিয়েছেন। হবিগঞ্জে ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিটি গড়ে উঠেছে। এ অঞ্চলে অর্থ ও গ্যাস আছে। এগুলোই হচ্ছে মৌলিক উপাদান। এসব কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। তিনি রবিবার বিকেলে হবিগঞ্জের নবীগঞ্জের আউশকান্দিতে এফসিআই গ্রুপের জেআইসি স্যুট লিমিটেড উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন। তিনি আরও বলেন সিলেট নিয়ে আমি সন্তুষ্ট। এখানকার মানুষ জাতীয় ক্ষেত্রে অনেক অবদান রাখছেন। একই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় সমাজকল্যাণ মন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলী নবীগঞ্জে গ্যাস উত্তোলনকে ইঙ্গিত করে বলেন পূর্ব পাকিস্তানী গাভি খাওয়ায় আর পশ্চিম পাকিস্তানি সে গাভির দুধ নেয়। তা হয়না। ডিসেম্বরের মধ্যে নবীগঞ্জে গ্যাস দেয়ার জন্য চেষ্টা করব। এখানে আমার আত্মীয় আছে। এখানে থেকেই যুদ্ধ করেছি। এখানকার মানুষের দাবির সাথে আমি একমত পোষণ করছি। তারপরও যদি নবীগঞ্জবাসী খুশি না হয় আমরা চাই এ দেশ মালয়েশিয়া হবে। সে লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি। এর আগে তিনি অনুষ্ঠান সঞ্চলনা করেন। কোম্পানির চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন এমএ মুনিম চৌধুরী বাবু এমপি জেলা পরিষদ প্রশাসক ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরী ও নবীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান আলমগীর চৌধুরী। এতে বক্তৃতা করেন অ্যাডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী এমপি। উল্লেখ্য শতভাগ রপ্তানীমুখি এ প্রতিষ্ঠান নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৬৫ কোটি টাকা। গত বছরের সেপ্টেম্বরে ফ্যাক্টরিতে উৎপাদন শুরু হয়। এখানে কাজ করছেন ৬শ শ্রমিক। এ ফ্যাক্টরি থেকে প্রতিদিন ১ লাখ ২০ হাজার পিস মহিলাদের জ্যাকেট ও স্যুট উৎপাদিত হচ্ছে। বছরে এখান থেকে ৬ থেকে ৭ মিলিয়ন ডলার আয় করা সম্ভব হবে বলে জানান উদ্যোক্তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6684.csv b/Bangla_fin_news_articles/6684.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eb8ff48e8e6d0c4f13bdeabe3311e59719b5a68c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6684.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6684,ডিএসইতে সূচক ১৫৬ পয়েন্ট লেনদেন ৩৬ শতাংশ বৃদ্ধি,2015-02-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজনৈতিক অস্থিরতায় প্রায় এক মাস শেয়ারবাজারে দরপতনের পর গেল সপ্তাহজুড়ে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন অনেক দিন একটানা দরপতনের ফলে অনেক কোম্পানির শেয়ারদর তুলনামূলক তলানিতে নেমে আসায় বিনিয়োগকারীরা এ শেয়ারগুলো কিনেছেন। এ ছাড়া সামনে অনেক কোম্পানি লভ্যাংশ ঘোষণা করবে। এ পরিপ্রেক্ষিতেও বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। গেল সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সব ধরনের সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেন। সার্বিক মূল্যসূচক বেড়েছে ১৫৬ পয়েন্ট। আর লেনদেন বেড়েছে ৩৮৯ কোটি টাকা বা ৩৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেএ সপ্তাহে ডিএসইএক্স বেড়েছে ৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ বা ১৫৬ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট। ডিএস৩০ সূচক বেড়েছে ৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ বা ৭৯ দশমিক ১৩ পয়েন্ট। আর শরিয়াহ বা ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ বা ৩৯ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট। ডিএসই জানিয়েছেএক সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৬০ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের সপ্তাহে যার পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৭১ কোটি ৪১ লাখ টাকা। অর্থাত্ এক সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ৩৮৯ কোটি ১৮ লাখ ৬৬ হাজার ১৯৫ টাকা। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে মোট ৩২০টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৫২টির কমেছে ৪৭টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দর। লেনদেন হয়নি ২টি কোম্পানির শেয়ার। অন্য দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই গেল সপ্তাহে লেনদেন হয়েছে ১৩৮ কোটি ৪৬ লাখ ৪৪ হাজার ৩১৮ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৯৯ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। অর্থাত্ এ সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ৩৮ কোটি ৯০ লাখ ৯০ হাজার টাকা। আর সিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক বেড়েছে ৩.১২ শতাংশ বা ২৭২ পয়েন্ট। এ দিকে সপ্তাহজুড়ে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বাড়ায় বাজারের সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও বেড়েছে ২ দশমিক ৬৫ শতাংশ। সপ্তাহ শেষে ডিএসইর পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৭ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে যা আগের সপ্তাহ শেষে ছিল ১৭ দশমিক ৯ পয়েন্টে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6685.csv b/Bangla_fin_news_articles/6685.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3eb5a48a98313a0c3ba4fcb69c763a29c6a87b94 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6685.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6685,সন্ত্রাসী তত্পরতায় দেশের উন্নতি বাধাগ্রস্ত বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-02-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন দেশের অর্থনীতি যখন উন্নতির পথে ধাবমান হচ্ছে তখন হরতালঅবরোধের নামে সন্ত্রাসী ও জঙ্গি তত্পরতা এবং নাশকতা চালানো হচ্ছে। এতে দেশের উন্নতি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। যারা এ ধরনের কাজ করছে তারা ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবে। শনিবার আনোয়ার সিমেন্ট শিটের লোগো উন্মোচন ও আনুষ্ঠানিক বিপণন কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দানকালে তিনি এ সব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে আনোয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন গ্রুপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনোয়ার হোসেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসেন মেহমুদ হোসেন খালেদ এবং শিল্প সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবির নামে যারা মানুষ মারছে সন্ত্রাসী তত্পরতা চালাচ্ছে শেষ পর্যন্ত তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ ধরনের সন্ত্রাসী তত্পরতা চালানোর ক্ষেত্রে কিছু বুদ্ধিজীবীও ইন্ধন জোগাচ্ছেন। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। বিজিএমইএর অনশন ধর্মঘটে হামলার নিন্দা জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন ব্যবসায়ীদের উপর হামলা চালিয়ে তাদের ধর্মঘট বন্ধ করার চেষ্টা চালানো হয়েছে। কিন্তু যতই সন্ত্রাসী হামলা আর নাশকতা চালানো হোক বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং যাবে। ২০২১ সালের মধ্যেই দেশ মধ্যমআয়ের দেশে উপনীত হবে। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বিভিন্ন সাফল্যের কথা তুলে ধরে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন একসময় বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলা হলেও বর্তমানে উন্নয়নের মডেল হিসেবে দেখা হচ্ছে। আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অনেকেই বিস্মিত। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের এ পরিস্থিতিতে যারা নাশকতা চালাচ্ছে তাদের উদ্দেশ্য ভালো নয়। এ ধরনের নাশকতার ফলে কার লাভ হচ্ছে এ সব বিবেচনা করে অর্থনৈতিক স্বার্থে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড থেকে বেরিয়ে আসতে তিনি আহবান জানান। আনোয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বলেন আমরা সব সময় সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা পরিচালনা করেছি। যেকোনো পরিস্থিতিতে আমরা শিল্প উদ্যোগকে সফল করতে শতভাগ প্রচেষ্টা চালিয়েছি। সবার প্রচেষ্টার ফসল হিসেবেই আমাদের উদ্যোগ সাফল্যমণ্ডিত হয়েছে। বর্তমানে আমরা কর প্রদানে দেশের শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম। সামনে আরো শিল্প প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এ অবদান বাড়াতে চাই। গ্রুপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনোয়ার হোসেন বলেন বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে আবাসন খাতের উন্নয়নে সিমেন্ট শিট ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। পোল্ট্রি সেক্টরেও বৈপ্লবিক পরির্বতন আনতে সক্ষম হবে। কারণ সিমেন্ট শিটে তৈরি মুরগির ফার্মে হিট স্ট্রোকে মুরগির মৃত্যুর হার ৯০ শতাংশ পর্যন্ত কমানো সম্ভব হবে। গরম ও শীত উভয় সময়ে এ ধলনের শিট খুবই উপযোগী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6686.csv b/Bangla_fin_news_articles/6686.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6ffb58982e7c964dde3693bcf7befb307a717322 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6686.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6686,রফতানি উন্নয়নে ৪ হাজার কোটি টাকার তহবিল ঘোষণা,2015-02-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০২১ সালের মধ্যে পোশাক খাত থেকে ৫০ বিলিয়ন ডলার রফতানি আয় করতে হলে এ শিল্পকে সবুজ শিল্পে পরিণত করতে হবে। এ জন্য নীতিতে নীতি প্রণয়নকারীদের সবুজায়ন দরকার। পাশাপাশি নীতি বাস্তবায়নকারীদেরও সবুজ হতে হবে। নীতি বাস্তবায়নে এবং সবুজ অর্থায়নের জন্য বাজেটে আলাদা নজর থাকা উচিত। শনিবার এক সেমিনারে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান এ সব কথা বলেন। রফতানিমুখী খাতে সবুজ অর্থায়নের জন্য ৫০ কোটি ডলারের প্রায় চার হাজার কোটি টাকা নতুন একটি রফতানি উন্নয়ন তহবিল ইডিএফ গঠনেরও ঘোষণা দেন তিনি। একসেস টু ফাইন্যান্সএনভায়রনমেন্ট সাসটেইনেবলিটি ইন টেক্সটাইল সেক্টর শীর্ষক সেমিরনারের আয়োজন করে গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউট পিআরআই। প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সেমিনারের সহআয়োজক ছিল ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশন আইএফসি। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন গভর্নর ড. আতিউর রহমান। পিআরআইয়ের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুরের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ওয়াটার প্যাক্টের প্রোগ্রাম ম্যানেজার মৃণাল সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. আখতারুজ্জামান সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. মুস্তাফিজুর রহমান ফিন্যান্সিয়াল এক্সিলেন্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান মামুন রশিদ স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের সিইও আবরার এ আনোয়ার বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি ফারুক হাসান ডিবিএল গ্রুপের এমডি মোহাম্মদ আবদুল জব্বার প্রমুখ বক্তব্য দেন। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. আহসান এইচ মনসুর ও এটি ক্যাপিটালের ম্যানেজিং পার্টনার ইফতি ইসলাম। সেমিনারে বলা হয়পোশাকশিল্পের কারখানাগুলোকে সবুজায়ন করার ক্ষেত্রে অর্থের সংস্থান একটা বড় চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া এ শিল্পের সঙ্গে জড়িতদের সার্বিকভাবে সচেতন করে তোলারও কোনো বিকল্প নেই। কেবল বিনিয়োগ নিরাপদ নয় দেশের মানুষকে নিরাপদ রাখার জন্য শিল্পকারখানাগুলোকে সঠিকভবে সবুজায়ন করা দরকার। আর তা করতে কৌশলগত অবস্থান ঠিক করলেই আসল উদ্দেশ্য সফল হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6687.csv b/Bangla_fin_news_articles/6687.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8bf6c9e0ffeb38caf61f696a1eb605cfed7ed754 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6687.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6687,হরতালঅবরোধে চামড়াশিল্পের ক্ষতি ১ হাজার কোটি টাকা,2015-02-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০ দলীয় জোটের ডাকা চলমান অবরোধ ও হরতালের কারণে চামড়াশিল্পে প্রায় এক হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিএফএলএলএফইএ চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার এম আবু তাহের। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা এম এ রশীদ ভূঁইয়া সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহম্মেদ মাহিন কোষাধ্যক্ষ নুরুল আলম কার্য নির্বাহী সদস্য এম এ মাজেদ শহিদুল্লাহ এবং জয়নাল আবেদীন ভূঁইয়া খোকন। বিএফএলএলএফইএ চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার এম আবু তাহের বলেন পণ্য পরিবহনে বাধা ও অগ্নিসংযোগের কারণে বিপুল পরিমাণ কাঁচা চামড়া শিল্পনগরীতে ট্যানারি আনা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে দেশের বিভিন্ন স্থানে কাঁচা চামড়া নষ্ট হচ্ছে। অন্য দিকে ট্যানারিতে কাঁচামালের সংকটের কারণে উত্পাদন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এ ছাড়া অনেক ক্ষেত্রে অর্ডার হারাতে হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে চামড়াশিল্পে ক্ষতির পরিমাণ আরো বেড়ে যাবে উদ্যোক্তারা টিকে থাকতে পারবেন না। তিনি আরও বলেন হরতালের কারণে হাজারীবাগ থেকে সাভারে চামড়া শিল্পনগরী স্থানান্তরের কার্যক্রমে সমস্যা হচ্ছে। এ কার্যক্রমে শিল্পোদ্যোক্তাদের নির্মাণ কাজের জন্য প্রায় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা এবং নতুন ড্রাম ও যন্ত্রপাতি কেনার জন্য বিনিয়োগ করতে হবে দুই হাজার কোটি টাকা। এ অর্থ সহজ শর্তে কমসুদে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ হিসেবে প্রদান করা দরকার। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোর অবদান রাখা প্রয়োজন। এ দিকে হরতালঅবরোধে উত্পাদন ব্যাহত হওয়া উত্পাদন বন্ধ থাকাকালীন শ্রমিক কর্মচারীদের বেতনভাতা ও ব্যাংক ঋণের সুদ পরিশোধ ইউরোর মূল্য হ্রাস এবং আন্তর্জাতিক বাজারে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের দরপতনের প্রেক্ষিতে এ খাতের উদ্যোক্তাদের জন্য এ বছরের জানুয়ারি থেকে এক বছরের জন্য ব্যাংক সুদ মওকুফ করার দাবি জানান বিএফএলএলএফইএ চেয়ারম্যান। বিএফএলএলএফইএ চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আবু হাহের বলেন শিল্প নগরীতে স্থানান্তরাধীন ট্যানারীগুলোকে অনিয়মিত ঋণ ব্লক একাউন্টে স্থানান্তর মনিটরিয়াম সুবিধা প্রদান ও নমনীয় পরিশোধ সূচী নিরূপণ করার ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের জারীকৃত সার্কুলার অনেক বাণিজ্যিক ব্যাংকই বাস্তবায়নে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6688.csv b/Bangla_fin_news_articles/6688.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eec5a95aa8edf4d5a4adc1b98bd74608f279e910 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6688.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6688,আর্থিক প্রতিবেদনের ইডাটা ও ডিজিটাল আর্কাইভ হচ্ছে,2015-02-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুনের নেতৃত্বে ডিএসই ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ড. স্বপন কুমার বালা জানিয়েছেনক্যাপিটাল মার্কেট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের অধীনে এডিবির সহায়তায় ক্যাপিটাল মার্কেট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প৩এর আওতায় বিএসইসি ইডাটা ইলেকট্রনিক ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এতে স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানির ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্ট এবং অন্যান্য উপাত্ত ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে জমা দানের ব্যবস্থা থাকবে। এর মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারী এবং সংশ্লিষ্টরা বিভিন্ন কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন স্ট্যান্ডার্ড ফরম্যাটে পাবেন। ইডাটা প্রতিষ্ঠার ফলে কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি বৃদ্ধি পাবে এবং বিনিয়োগকারীরা আর্থিক বিবরণী দেখে বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। এ ছাড়া ডিএসইও তালিকাভুক্ত কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনের একটি ডিজিটাল আর্কাইভ করার উদ্যোগ নিয়েছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক হাসান মাহমুদ ও রোখশানা চৌধুরী এবং বিশ্বব্যাংক ঢাকা অফিসের সিনিয়র ফাইন্যান্সিয়াল স্পেশালিস্ট সুরাইয়া জান্নাত প্রমুখ । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6689.csv b/Bangla_fin_news_articles/6689.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..73219650f415f76f22c95f1b7e31b125981dfab2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6689.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6689,টানা আট কর্মদিবস ডিএসইতে সূচক বৃদ্ধি,2015-02-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা আট কর্মদিবস ধরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক বাড়ছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনরাজনৈতিক অস্থিরতায় গেল জানুয়ারি মাসে ব্যাপকভাবে দরপতন হয়েছে। এতে অনেক কোম্পানির শেয়ারদর তলানিতে নেমে এসেছে। এ ছাড়া সামনে অনেক কোম্পানি লভ্যাংশ ঘোষণা করবে। এতে বাজারে বিনিয়োগের আগ্রহ বেড়েছে। ফলে সূচক বাড়ছে। তথ্যে দেখা গেছেবৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭১২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩২৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকার। যা আগের দিনের চেয়ে ২০ কোটি ১১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২১৮টির কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৮১৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ৬২ লাখ টাকার। যা আগের দিনের তুলনায় ১৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৭টির কমেছে ৪২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6690.csv b/Bangla_fin_news_articles/6690.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..854545acadf5b66a25560443d2788ca2b47570ac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6690.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6690,অবরোধের ক্ষতি পোষাতে করছাড় চায় ডিসিসিআই,2015-02-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলমান দীর্ঘস্থায়ী অবরোধে ব্যবসার ক্ষতি তুলে ধরে সরকারের কাছে সব ধরনের করের ক্ষেত্রে ছাড় দেয়ার দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের সংগঠন ঢাকা চেম্বার ডিসিসিআই। মূল্যসংযোজন কর ভ্যাট প্রদানকারী ব্যবসায়ীদের ৫০ শতাংশ ছাড় দেয়া এবং বন্দরের সব ধরনের চার্জের ক্ষেত্রেও একই হারে মওকুফের দাবি জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে সরকারের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে গিয়ে ব্যবসায়ীদের ওপর নতুন করে করারোপ না করারও দাবি জানানো হয়। বৃহত্তর রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাত্ করে ডিসিসিআইর একটি প্রতিনিধি দল এ দাবি জানায়। সংগঠনের সভাপতি হোসেন খালেদ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। এ সময় এনবিআর চেয়ারম্যান ব্যবসায়ীদের ওপর নতুন করে করারোপ না করার বিষয়ে ইতিবাচক মত দেন। সেই সঙ্গে দ্রুত চলমান সহিংস পরিস্থিতির সমাপ্ত হয়া ও স্বাভাবিক ব্যবসায়ের পরিবেশ ফিরে আসবে বলে তাদের আস্বস্ত করেন। ব্যবসায়ীদের সত্পথে ব্যবসা পরিচালনার তাগিদ দিয়ে এ ক্ষেত্রে এনবিআর সব ধরনের সহায়তা করবে বলেও জানান তিনি। তিনি বলেন করদাতাদের সচেতন করতে আগামীতে দেশের সব উপজেলায় আয়কর মেলার আয়োজন করবে। হোসেন খালেদ তার বক্তব্যে বলেন চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে জুলাইডিসেম্বর রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি রয়েছে। অবরোধের ৩৬ দিনে আনুমানিক সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। এ বাড়তি রাজস্ব আদায়ে ব্যবসায়ীদের উপর নতুন করে করের বোঝা যেন না চাপানো হয়। এ সময় বলা হয় হরতালঅবরোধের কারণে বিভিন্ন বন্দর থেকে পণ্য খালাস হচ্ছে না। ফলে ব্যবসায়ীদের অতিরিক্ত বন্দর চার্জ বহন করতে হচ্ছে। রাজনৈতিক কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে বন্দরের সব ধরনের চার্জের অর্ধেক মওকুফ করার দাবি জানানো হয়। এ ছাড়া নতুন ভ্যাট আইন ব্যবসাবান্ধব করা চেম্বার ও ট্রেড বডির ওপর থেকে বিদ্যমান কর প্রত্যাহার করা দেশীয় শিল্প সুরক্ষার স্বার্থে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া অটোমোবাইল শিল্প উদ্যোক্তাদের জন্য বিনিয়োগবান্ধব নীতিমালা ও কর রেয়াতের সুবিধা দেয়ার আহ্বান জানানো হয়। পাট শিল্পের শুল্ক প্রত্যার্পণ জটিলতা পরিহার করা মার্চেন্ট ব্যাংকের করপোরেট করহার বিদ্যমান সাড়ে ৩৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩৫ শতাংশ করা শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির করপোরেট করহার সাড়ে ২৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা শেয়ারবাজারে লেনদেনের ওপর বিদ্যমান অগ্রিম কর অর্ধেকে নামিয়ে আনা ব্যক্তির করমুক্ত আয়সীমা পৌনে তিন লাখ টাকা করা সিএসআর করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা খাতে ব্যয়কে করমুক্ত ঘোষণা দেয়া নিল ভ্যাট রিটার্ন জমা দেয়ার বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দেয়া সব ধরনের শিক্ষাকে আয়করমুক্ত করা ইন্টারনেটের ওপর ভ্যাট প্রত্যাহার করা ট্রাভেল এজেন্টদের আয়কর কমিয়ে আনার দাবিও জানানো হয়। এ সময় অন্যদের মধ্যে এনবিআর সদস্য ফরিদ উদ্দিন জাহাঙ্গীর হোসেন পারভেজ ইকবাল ছাড়াও ডিসিসিআইর নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6691.csv b/Bangla_fin_news_articles/6691.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3e37351e5984831fc239efb98d57de7ffedfd64e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6691.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6691,পুঁজিবাজারে লেনদেন খরা অব্যাহত,2015-02-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে দেশের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তীব্র আকার ধারণ করায় বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ভরসা পাচ্ছেন না। ফলে সূচকের ওঠানামার মধ্যেও লেনদেন হচ্ছে খুব কম। দুই দিন ছাড়া ১৫ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত সব দিনই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে তিন শ কোটি টাকার নিচে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনকিছুকিছু কোম্পানির শেয়ারদর অনেক কমে গেছে। তাই বিনিয়োগকারীরা কিছু কিছু কোম্পানিতে তাদের বিনিয়োগ পরিবর্তন করছেন। এ জন্য সূচক বাড়ছে। তবে নতুন বিনিয়োগ না আসায় লেনদেন খরা দেখা দিয়েছে। তথ্যে দেখা গেছেরবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৮৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৪৫ কোটি ৩৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২১ কোটি ৪৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৪টির কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৬৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৯৬ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৫টির কমেছে ৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেরাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে দেশের অর্থনীতি অনেকটাই স্থির হয়ে পড়েছে। ফলে পুঁজিবাজারেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে আস্থা পাচ্ছেন না। লেনদেন অব্যাহতভাবে পড়ে যাচ্ছে। এ দিকে রবিবার লেনদেন ও দরবৃদ্ধির শীর্ষে ছিল বিদ্যুত্ খাতের তালিকাভুক্ত কোম্পানি শাহজিবাজার পাওয়ার। এ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। রবিবার লেনদেনের শীর্ষে ছিল ওষুধ ও জ্বালানি খাত। এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে ৮৪ কোটি টাকার। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ২৪ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6692.csv b/Bangla_fin_news_articles/6692.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e27ed433b109f04ad9d383948748fa1484ffb154 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6692.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6692,পুঁজিবাজারে গত সপ্তাহে সূচক ও লেনদেন কমেছে,2015-02-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দরসংশোধনের প্রবণতায় গত সপ্তাহজুড়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের সপ্তাহের তুলনায় কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩১৯ কোটি টাকার। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪৬০ কোটি টাকার। অর্থাত্ এ সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ১৪১ কোটি টাকার বা প্রায় ১০ শতাংশ। আর ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ১ দশমিক ১০ শতাংশ। গেল সপ্তাহে সূচক ও লেনদেন কমলেও আগের দুই সপ্তাহে অনেকটা একটানাই বেড়েছে সূচক। তাই মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতার কারণেই গেল সপ্তাহে সূচক কমেছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। এ ছাড়া রাজনৈতিক অস্থিরতাও বাজারে সূচক কমার একটি বড় কারণ। বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেনরাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। এ জন্য লেনদেন বাড়ছে না। তথ্যে দেখা গেছেগেল সপ্তাহে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স আগের সপ্তাহের চেয়ে ৫৩ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৭৮৮ দশমিক ২৩ পয়েন্টে। নির্বাচিত শেয়ারগুলোর সূচক ডিএসই৩০ আগের সপ্তাহের চেয়ে ৩৪ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৭৭৭ দশমিক ৮৭ পয়েন্টে। অপর শেয়ারবাজার সিএসইতে সার্বিক সূচক আগের সপ্তাহের চেয়ে ১৭২ দশমিক ৮২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৬৪৫ পয়েন্টে। নির্বাচিত সূচক সিএসই৩০ আগের সপ্তাহের চেয়ে ৭০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৩৩ পয়েন্টে। বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে দেখা গেছেলেনদেনে উত্পাদনমুখী শিল্পের পরিবর্তে আর্থিক খাতের কোম্পানিগুলোর প্রাধান্য ছিল। ডিসেম্বরে অধিকাংশ আর্থিক প্রতিষ্ঠানের হিসাব বছর শেষ হওয়ায় লভ্যাংশের প্রত্যাশায় এ খাতের শেয়ারের দিকে ঝুঁকছেন অনেক বিনিয়োগকারী। ফলে এ খাতের কোম্পানিগুলোর দর ও লেনদেন বাড়ছে। গেল সপ্তাহে ব্যাংকিং খাতের বাজার মূলধন বাড়ে ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ। বেড়েছে খাতটির লেনদেনের পরিমাণও। এ খাতের লেনদেন আগের সপ্তাহের চেয়ে ৩৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ১৩৬ কোটি ৬২ লাখ টাকায়। এ দিকে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া ৫ কর্মদিবসের মধ্যে বেশি দিন দরপতন হওয়ায় বাজারের সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও কমেছে ১ দশমিক ২৭ শতাংশ। সপ্তাহ শেষে ডিএসইর পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৭ দশমিক ৩২ পয়েন্টে যা আগের সপ্তাহ শেষে ছিল ১৭ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে। খাতভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই ১০ দশমিক ৪০ পয়েন্ট আর্থিক খাতের ১১ দশমিক ১ পয়েন্ট প্রকৌশল খাতের ২১ দশমিক ৭৭ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১২ দশমিক ২৪ বস্ত্র খাতের ১২ দশমিক ৪ এবং বিমা খাতের ১৯ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6693.csv b/Bangla_fin_news_articles/6693.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2077567fdda9bbbe71d761470dbfac6203ef538a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6693.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6693,বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট আজ আসছেন,2015-02-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট এনেট ডিক্সন পাঁচ দিনের সফরে আজ ঢাকায় আসছেন। সফরকালে তিনি অর্থ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বেসরকারি খাত এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সাথে সাক্ষাত্ করবেন। বিশ্বব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল জানানো হয় অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আরো বেগবান করতে বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতার দিকগুলো নিয়ে তিনি আলোচনা করবেন। গত বছরের ১৫ ডিসেম্বরে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে নিয়োগ পাওয়ার পর বাংলাদেশে এটিই তার প্রথম সফর। এক বার্তায় ডিক্সন উল্লেখ করেন দরিদ্র্য দেশগুলোর জন্য বিশ্বব্যাংকের দেয়া সাহায্য গ্রহণে বাংলাদেশ শীর্ষে রয়েছে। বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। বাংলাদেশ দারিদ্র্য বিমোচন এবং অগ্রসর মানব উন্নয়নে লক্ষণীয় উন্নতি করেছে। এদেশের আরো সম্ভাবনা রয়েছে। দারিদ্র্য বিমোচন এবং সমৃদ্ধি অর্জনে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের পাশে থাকতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6694.csv b/Bangla_fin_news_articles/6694.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7d487dae18638495a72e45adc5017681b9fd39d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6694.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6694,এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচন বোর্ড গঠন,2015-02-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অধ্যাপক আলী আশরাফকে চেয়ারম্যান করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির এফবিসিসিআই নির্বাচন বোর্ড গঠন করা হয়েছে। এ বোর্ড ৩১ মের মধ্যে ২০১৫১৭ মেয়াদের এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচন সম্পন্ন করে নতুন কমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করবে। এফবিসিসিআইয়ের বোর্ড সভায় বৃহস্পতিবার এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বোর্ড সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এ ছাড়া এ্যাডভোকেট আমিন উদ্দিনকে নির্বাচন আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান করা হয়েছে। বাণিজ্য সংগঠন বিধিমালা ১৯৯৪ এর ১৪ ১ ধারা অনুযায়ী নির্বাচনের ৯০ দিন আগে নির্বাচন বোর্ড ও নির্বাচন আপিল বোর্ড গঠন করা হলো। সে অনুযায়ী নির্বাচন বোর্ড ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে। নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ হবে ২১ মে অথবা ২৩ মে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6695.csv b/Bangla_fin_news_articles/6695.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aec42b4bcd39d5e3fc3e6e8cd3d7f21b8b9404fc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6695.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6695,পুঁজিবাজারের লেনদেন ৩০০ কোটি টাকার নিচে,2015-02-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দিনভর ওঠানামার পর বৃহস্পতিবার শেষ পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক কমে গেছে। সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেন রয়ে গেছে ৩০০ কোটি টাকার নিচেই। গত ৫ কর্মদিবস ধরে ডিএসইর লেনদেন হচ্ছে ৩০০ কোটি টাকার কম। এ দিকে আগের দিনের ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবারও লেনদেনের শীর্ষে ছিল ব্যাংকিং খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৪৫ কোটি টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ১৭ ভাগ। ব্যাংকিং খাতের পাশাপাশি ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাতের কোম্পানিগুলোও লেনদেন ও দর বৃদ্ধির পথে এগিয়ে রয়েছে। এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় দেড় শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে বৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৮৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৬৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকার। যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯২টির কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৬১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৬৪৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ১২ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৩ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২টির কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে সিএসই সূত্রে জানা গেছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস সমাপ্ত বছরে ৩৭ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেড়েছে। আলোচ্য বছরে ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১ পয়সা। ২০১৩ সালে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা। সর্বশেষ হিসাব বছরে কোম্পানির সমন্বিত মুনাফার পরিমাণও বেড়েছে। কোম্পানিটি কর পরিশোধের পর মুনাফা করেছে ৩৫ কোটি ১৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানির সমন্বিত মুনাফা করেছিল ২৫ কোটি ৫৮ লাখ ৩০ হাজার টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6696.csv b/Bangla_fin_news_articles/6696.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e35cddff609797fde3ce444c4d64228bf26b92c3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6696.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6696,‘মুনাফা নয় বিনিয়োগকারীদের স্বার্থই সিএসইর প্রধান লক্ষ্য’,2015-02-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালিউলমারুফ মতিন বলেছেন ডিমিউচুয়ালাইজড স্টক এক্সচেঞ্জের মালিকানা ও ব্যবস্থাপনা পৃথকীকরণ এবং বাণিজ্যিক কোম্পানিতে রূপান্তর হলেও মুনাফা নয় বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে কাজ করাই সিএসইর প্রধান লক্ষ্য। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা হলেই স্টক এক্সচেঞ্জের উন্নয়ন হবে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর মতিঝিলে সিএসইর নিজস্ব কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। ডিমিউচুয়ালাইজেশনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সিএসইর চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আব্দুল মজিদ পরিচালক মুহাম্মদ আইয়ুব ইসলাম শাখাওয়াত হোসাইন মঈনুল ইসলাম মাহমুদ সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন মোহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মদ খায়রুল আনাম চৌধুরীসহ আরো অনেকে। সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালিউলমারুফ মতিন তার বক্তব্যে বলেন চলতি বছরে আমরা বিনিয়োগকারীদের কাছে পৌঁছাতে চাই। তাদের অভিযোগ জেনে তা সমাধান করে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে সর্বোচ্চ কাজ করতে আমরা আগ্রহী। এ জন্য বাংলায় ওয়েবসাইট করা হবে। অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ খোলা হবে। যেন বিনিয়োগকারীদের সমস্যা সরাসরি জানতে সহজ হয়। তিনি বলেন বর্তমানে আমাদের কাছে বিনিয়োগকারীদের ১ হাজার ২৪টি অভিযোগ রয়েছে। আগামী জুন মাসের মধ্যে এ অভিযোগ শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনতে চাই। সিএসই মার্কেটর উন্নয়নে কাজ করতে আগ্রহী। এ লক্ষ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের নিয়ে একটি মার্কেট ম্যাকার গঠন করা হবে। এ ছাড়া সিএসইতে বর্তমানে ৫১টি কোম্পানি ওভার দ্যা কাউন্টার ওটিসি মার্কেটে তালিকাভুক্ত আছে। এদের মধ্যে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যাচ্ছে না। সরেজমিন পরিদর্শন করার পর এ কোম্পানিগুলোর বিষয়ে ব্যবস্থা নেব। আর যে কোম্পানিগুলো মার্কেটে ফিরতে আগ্রহী আমরা তাদের সব ধরনের সহায়তা করব। সিএসইর চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আব্দুল মজিদ বলেন ডিমিউচুয়ালাইজেশনের পর সিএসইর পর্ষদে ট্রেকহোল্ডার পরিচালক কমে স্বতন্ত্র পরিচালকদের সংখ্যা বেড়েছে। রেগুলেটরি বিভাগ স্বাধীনভাবে কাজ করছে। ফলে স্টক এক্সচেঞ্জের কাজ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা সৃষ্টি করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6697.csv b/Bangla_fin_news_articles/6697.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d04290408b81a0929c082c7ac4f7e8d960fe92c6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6697.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6697,‘টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে দরকার অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়ন’,2015-02-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে দরকার অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়ন। বুধবার জাপানের রাজধানী টোকিওতে অনুষ্ঠিত উন্নত ও উন্নয়নশীল এশিয়া দ্রুত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে সমর্থন শীর্ষক সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। আইএমএফজাইকার যৌথ আয়োজনে এ সম্মেলনের এসএমই উন্নয়নের প্রসার অধিবেশনে আলোচক হিসেবে তিনি বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে জাইকার প্রেসিডেন্ট আকিহিতো তানাকা এবং আইএমএফর ডিএমডি নাউকি শিনোহারা যৌথভাবে সম্মেলনটি উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অধিবেশনে জাপানের অর্থ মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মালদ্বীপের অর্থমন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এশিয়ার বিভিন্ন দেশের অর্থমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরগণ বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এবং জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। জাইকা প্রেসিডেন্ট অংশগ্রহণকারীদেরকে এসএমই উন্নয়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি এবং দারিদ্র্য দূরীকরণে সহায়তা করতে আহ্বান জানান। গভর্নর বলেন বৈশ্বিক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে অন্তর্ভুক্তিমূলক সামাজিক দায়বদ্ধ অর্থায়ন ও পরিবেশবান্ধব অর্থায়নে উদ্বুদ্ধ করা আবশ্যক। কারণ বৈশ্বিক উত্পাদন প্রবৃদ্ধির সাথে সঙ্গতি রেখে এগিয়ে যেতে এসএমই খাতে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়ন এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে প্রাতিষ্ঠানিক গণ্ডির আওতায় নিয়ে তা করা প্রয়োজন। তিনি বলেন অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিকে আরো এগিয়ে নিতে ও কাঙ্ক্ষিত এসএমই প্রবৃদ্ধি অর্জনে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোকে সহায়তার মাধ্যমে অধিকতর সুবিধা প্রদান ছাড়াও রাজস্ব ও আর্থিক নীতির গভীর সমন্বয় দরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6698.csv b/Bangla_fin_news_articles/6698.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..acc3e96a680fcb03f7c1f96560ed33e4a17be6f1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6698.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6698,বাংলাদেশে ১২শ কোটি ডলার বিনিয়োগে আগ্রহী চীন,2015-02-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বড় অবকাঠামো নির্মাণে বাংলাদেশে এক হাজার ২০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে চীন। এ প্রস্তাব নিয়ে বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ইআরডি সূত্রে জানা গেছে। আগামী এপ্রিলেই ঢাকা সফরের সম্ভাবনা রয়েছে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিংপিং। সে সফরে বড় কয়েকটি প্রকল্পে চুক্তি সইয়ের কাজও শেষ করতে চায় চীন। এদিকে আগামী এপ্রিলে দেশটির নীতিনির্ধারণী পর্যায় থেকে বাংলাদেশ সফর করার আগ্রহ প্রকাশ করা হয়েছে। চীন সরকার যে আটটি প্রকল্পে অর্থায়নের আগ্রহ দেখিয়েছে সেগুলো হলো চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার হয়ে মিয়ানমারের সীমান্ত ঘুনধুম পর্যন্ত ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণ ঢাকাচট্টগ্রাম রেলওয়ে কর্ডলাইন নির্মাণ পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগসহ যশোর পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণ কর্ণফুলী নদীর নিচে টানেল নির্মাণ চট্টগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে ডিজিটাল কানেকটিভিটি ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড ডিপিডিসি শক্তিশালীকরণ পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ ঢাকাআশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ এবং ইস্টার্ন রিফাইনারি অ্যান্ড সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং প্রকল্প। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6699.csv b/Bangla_fin_news_articles/6699.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..811418c5d2dc971d634984c2e5dca3b5e63b4ae7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6699.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6699,‘৩৭ হাজার ৩৩১টি শিল্প কারখানা বিনিয়োগ বোর্ডে নিবন্ধিত’,2015-02-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন ১৯৯১৯২ অর্থবছর থেকে ৩৭ হাজার ৩৩১টি শিল্প কারখানা বিনিয়োগ বোর্ডে নিবন্ধিত হয়েছে। বুধবার সংসদে তিনি এ কথা জানান। সরকারি দলের সদস্য সুকুমার রঞ্জন ঘোষের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন ১৯৯১৯২ অর্থবছর থেকে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধিত এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে স্থানীয় বিনিয়োগে ৩৪ হাজার ২৩১টি শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং একই সাথে ১০০ ভাগ বিদেশি ও যৌথ বিনিয়োগে ৩ হাজার ১০০টি শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। মন্ত্রী বলেন নিবন্ধিত এসব প্রতিষ্ঠান ছাড়াও ৮ লাখ ৩২ হাজার ৫৩৬টি কুটির শিল্প ১ লাখ ১০ হাজার ৭৯৬টি ক্ষুদ্র শিল্প রয়েছে। আমির হোসেন আমু বলেন সরকারিভাবে পরিচালিত শিল্প কারখানার মধ্যে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন বিসিআইসিএর নিয়ন্ত্রণে ১৩টি বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের নিয়ন্ত্রণে ১৭টি এবং বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশন বিএসইসিএর নিয়ন্ত্রণে ১৩টিসহ মোট ৪৩টি শিল্প কারখানা রয়েছে। সুকুমার রঞ্জন ঘোষের অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশনের বিসিআইসি প্রধান কার্যালয় এবং নিয়ন্ত্রণাধীন কারখানা ও প্রতিষ্ঠানে ৪ হাজার ২২৫জন শ্রমিক ও ২ হাজার ৯১৩ জন কর্মচারী কর্মরত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6700.csv b/Bangla_fin_news_articles/6700.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e5f0f75cad2082cd9699611c9538b8af2958705a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6700.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6700,ডিএসইতে শিগগির অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম চালু,2015-02-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসইতে খুব শিগগির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম চালু করা হচ্ছে। ফলে গ্রাহকরা অনলাইন গেটওয়ের মাধ্যমে ডিএসইর ট্রেনিং একাডেমি কর্তৃক আয়োজিত ট্রেনিংয়ের জন্য রেজিস্ট্রেশন ও ট্রেনিং ফি পর্যায়ক্রমে ডিএসইর ট্রেড ডাটা এবং বিভিন্ন তথ্যের জন্য প্রদেয় অর্থ ইত্যাদি তাদের ভিসা ও মাস্টার কার্ড ডিবিবিএল নেক্সাস কার্ড ব্র্যাক ব্যাংক নেট ব্যাংকিং ব্যাংক এশিয়া নেট ব্যাংকিং বিকাশ ডিবিবিএল মোবাইল ব্যংকিং কিউক্যাশ ব্যবহার করে প্রদান করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে পেমেন্ট গেটওয়ের কাজ করবে কোম্পানি সূর্য্যমুখী লিমিটেড। এ প্রেক্ষিতে বুধবার ডিএসইর সাথে সূর্য্যমুখী লিমিটেডের একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ডিএসইর মহাব্যবস্থাপক ও কোম্পানি সচিব শেখ মোহাম্মদউল্লাহ এফসিএস এবং সূর্য্যমুখী লিমিটেডের সিইও এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফিডা হক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ড. স্বপন কুমার বালা এফসিএমএ প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা এ কে এম জিয়াউল হাসান খান এফসিএ এবং মহাব্যবস্থাপক জীবন চন্দ্র দাস ও মো. ছামিউল ইসলামসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6701.csv b/Bangla_fin_news_articles/6701.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b59aa5511434c70774c1411d4ae388d60dc57df7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6701.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6701,ব্যাংকিং খাত ঘিরে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ,2015-02-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকিং খাত ঘিরে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলোর। এ খাতের লেনদেনকৃত ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ২৪টিরই শেয়ারদর বেড়েছে। ব্যাংকের শেয়ারগুলোর দর গড়ে ১ দশমিক ২০ শতাংশ বেড়েছে। লেনদেনের ক্ষেত্রেও দেখা গেছে ব্যাংকিং খাতের শেয়ারগুলোর প্রাধান্য। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৪৯ কোটি টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৯ শতাংশ। এ ছাড়া জ্বালানি খাতে লেনদেন হয়েছে ৪৬ কোটি টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ১৮ শতাংশ। বাজারসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছেব্যাংকগুলো সামনে লভ্যাংশ ঘোষণা করবে। ব্যাংকগুলোর সম্ভাব্য লভ্যাংশের তুলনায় শেয়ারের দাম খুব কম। তাই ব্যাংকের শেয়ারের দিকে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছেবুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১০ কোটি ৬৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৪টির কমেছে ১৪৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৭০৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৪৯ লাখ টাকার। যা আগের দিনের তুলনায় ৯ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯১টির কমেছে ১০৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দর। এ দিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের শেয়ারদর বৃদ্ধির পেছনে কোনো সংবেদনশীল তথ্য নেই। কয়েক দিন ধরে অস্বাাভাবিক দরবৃদ্ধির কারণ জানতে ডিএসইর পাঠানো নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। ৫ কর্মদিবসে শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ১৮ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6702.csv b/Bangla_fin_news_articles/6702.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..641e4247c307bf30e98eace522e457d1693becb6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6702.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6702,শুধু বৃহৎ খেলাপির জন্য সুবিধা প্রদান নৈতিক সমস্যা তৈরি করবে,2015-02-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,৫০০ কোটি টাকার বেশি ঋণ খেলাপিদের জন্য ঋণ পুনর্গঠন সুবিধার বিষয়টি ব্যাংকিং খাতে নৈতিক সমস্যা তৈরি করবে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা। অর্থনীতি বিশ্লেষক ড. মামুন রশীদের লেখা নীরব দেশত্যাগ হুন্ডি ও অভিবাসন নামক বইয়ের প্রকাশনা উত্সবে বক্তারা এ কথা বলেন। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. আকবর আলি খানের সভাপতিত্বে বইটির প্রকাশনা অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ দৈনিক বণিক বার্তার সম্পাদক হানিফ মাহমুদ আগামী প্রকাশনীর প্রকাশক ওসমান গনি এবং লংকা বাংলা ফিন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নাসিরউদ্দিন চৌধুরী। ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম তাঁর বক্তব্যে বলেন ৫০০ কোটি টাকার বেশি ঋণ খেলাপির জন্য নতুন নীতিমালার গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নসাপেক্ষ। দোষ বেশি হলে উপকারও বেশিএ দর্শন থেকে নীতিমালাটি করা হয়েছে। এখন যার ৪৯০ কোটি টাকার কুঋণ আছে তিনি এ সুবিধা পেতে আরও ১০ কোটি টাকা খেলাপি হতে চাইবেন। এর মাধ্যমে মোরাল হ্যাজার্ড বা নৈতিক সমস্যা তৈরি করবে। বইয়ের প্রসঙ্গ টেনে তিনি আরও বলেন বাংলাদেশে আসলে এতগুলো ব্যাংকের কোনো প্রয়োজন নেই। ড. মামুন রশীদের বইয়ে উল্লেখ করা নীরব অভিবাসন প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেন আমাদের দেশ থেকে মানুষের নীরব দেশত্যাগ ইতিবাচক লক্ষণ নয়। এদেশে সংখ্যালঘুদের সংখ্যা কমে ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আমরা একটি সহিষ্ণু ও উদার দেশে বাস করি। তারপরও সংখ্যালঘুরা কেন নিজেদের নিরাপদ বোধ করছেন না এবং কেন তারা এখানে থেকে উন্নতি করা যাবে না বলে চিন্তা করছেন তা ভেবে দেখা দরকার। সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন ব্যাংকগুলো এখন খোঁজ খবর না নিয়ে সম্পর্কের ভিত্তিতে ব্যাংকিং করছে। এ পরিস্থিতি থেকে বের হতে হবে। তাছাড়া ব্যাংকগুলোর অনেক খেলাপি ঋণ আসলে ঋণই না। সেগুলো দেওয়াই হয়েছে লুটপাটের জন্য। খেলাপি ঋণ দ্রুত আদায়ের জন্য পৃথক আদালত প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন। কারণ এখন আদালতে অনেক মামলা রয়েছে। সেখানে গেলে ১০১৫ বছরে কোনো মামলা নিষ্পত্তি হয় না। এতে বাংলাদেশ ব্যাংকের তালিকা থেকে এক সময় নাম মুছে যায়। ফলে খেলাপিরা নতুন করে ঋণ নিতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6703.csv b/Bangla_fin_news_articles/6703.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..77da450710e35f7bd7fbbe522decdfa68345bf9e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6703.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6703,পুঁজিবাজারে সূচক বৃদ্ধি লেনদেন কম,2015-02-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দুই দিন দরসংশোধনের পর মঙ্গলবার ফের বাড়তে শুরু করেছে পুঁজিবাজারের সূচক। তবে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে সূচক বাড়লেও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কমে গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছেব্যাংকিং খাতের শেয়ারগুলোর দরবৃদ্ধির প্রবণতা ছিল লক্ষণীয়। এ খাতে লেনদেনকৃত ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ২২টি কোম্পানিরই দর বেড়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে ২১টি কোম্পানিরই শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। লেনদেনের দিক থেকে এগিয়ে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড ও আমরা টেকনোলজি। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩০ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৪৮ কোটি ৬৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৩১ কোটি ৬০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৮টির কমেছে ৮৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৬৪৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৯ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৩টির কমেছে ৮৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টি কোম্পানির শেয়ারের দর। ডিএসই জানিয়েছেআগামী চার মার্চের কিস্তির মাধ্যমে অবসায়ন হতে যাচ্ছে এসিআই বন্ড। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পাঁচ বছর মেয়াদি এসিআই ২০ কনভার্টেবল জিরো কুপন বন্ডের পঞ্চম কিস্তি আগামী চার মার্চ ম্যাচিউরড হবে। এ কিস্তি পরিশোধের মধ্য দিয়ে এই বন্ডের অবসান ঘটবে। এ ক্যাটাগরির এই বন্ড ২০১০ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। বন্ডটির পরিশোধিত মূলধন রয়েছে ২৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এ দিকে বস্ত্র খাতের কোম্পানি দুলামিয়া কটনের শেয়ারদর বাড়ার পেছনে কোনো সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধির কারণে ডিএসইর নোটিসের পরিপ্রেক্ষিতে কোম্পানি এ তথ্য জানিয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়৩ কার্যদিবস ধরে ধারাবাহিকভাবে শেয়ারটির দর বাড়ছে। এ সময়ে শেয়ারটির দর ১৭ শতাংশ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6704.csv b/Bangla_fin_news_articles/6704.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2d3d06195c0d6ecda59bc3c210b1ef521765781 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6704.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6704,চার প্রতিষ্ঠানের বিশ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব অনাদায়ী,2015-02-17,রিয়াদ হোসেন,..... গ্যাস বিতরণকারী চারটি কোম্পানি গ্রাহকের কাছ থেকে আদায় করা বিশাল পরিমাণ রাজস্ব সরকারি কোষাগারে জমা না দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। ৫ বছরে গ্রাহকের কাছ থেকে আদায় করা সম্পূরক শুল্ক ও মূল্য সংযোজন করের ভ্যাট ১৩ হাজার ১৯৬ কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেয়নি এসব প্রতিষ্ঠান। এর সাথে সুদ যুক্ত হওয়ার পর এ অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৬শ কোটি টাকা বিশাল পরিমাণ এ রাজস্ব পরিশোধ না করার অভিযোগে ইতিমধ্যে তিতাস বাখরাবাদ জালালাবাদ ও কর্ণফুলী গ্যাস বিতরণ কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। একক কোন খাতের বিরুদ্ধে এযাবতকালের সর্ববৃহত্ রাজস্ব অনিয়ম উদঘাটনের পর চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এনবিআর সূত্র জানিয়েছে রাজস্ব পরিশোধ না করার এ ইস্যুটিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। ইতিমধ্যে এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে এ অর্থ পরিশোধের জন্য একটি আধা সরকারি ডিও পত্র দিয়েছেন। অবশ্য অভিযুক্ত কোম্পানিগুলো বলছে সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাট বিতরণকারী কোম্পানিগুলোকে অব্যাহতি দেয়া আছে। এই অর্থ এসব কোম্পানির উপর আরোপ যৌক্তিক নয়। তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির পরিচালক অর্থ শংকর কুমার দাস ইত্তেফাককে বলেন আমরা গ্যাস বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাট আকারে কোন অর্থ প্রদান করি না। এটি গ্যাস উত্তোলনকারী কোম্পানিগুলো পরিশোধ করার কথা। আইওসির আন্তর্জাতিক কোম্পানি কাছ থেকে কেনা গ্যাস বিতরণের ক্ষেত্রে এ ধরনের করের ক্ষেত্রে এনবিআরের অব্যাহতি রয়েছে। অবশ্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন গ্যাস বিতরণকারী কোম্পানিগুলোর এমন বক্তব্যের ভিত্তি নেই। তারা যেহেতু গ্রাহকের কাছ থেকে অর্থ আদায় করেন সেজন্য ওই অর্থ সরকারি কোষাগারে পরিশোধের দায়িত্ব তাদেরই। সেই হিসেবে তারা শিল্পে বিতরণ থেকে পাওয়া ভ্যাট পরিশোধও করছে। সুতরাং অন্যান্য খাতের গ্রাহকের কাছ থেকে আদায় করা অর্থ কেন পরিশোধ হবে না সূত্র জানায় অভিযুক্ত চার প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অনিয়মের অভিযোগ তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির বিরুদ্ধে। সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাটসহ এ কোম্পানি পরিশোধ করেনি ১০ হাজার ৯০৮ কোটি টাকার রাজস্ব। কর্ণফুলী ১ হাজার ২৬৮ কোটি বাখরাবাদ ৬৭২ কোটি ও জালালাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির বিরুদ্ধে ৩৪৮ কোটি টাকা পরিশোধ না করার অভিযোগ রয়েছে। ২০০৯ সালের জুলাই থেকে গত বছরের মার্চ পর্যন্ত এ ৫ বছরের অর্থ অপরিশোধিত রয়েছে। বিদ্যমান ভ্যাট আইন অনুযায়ী অনাদায়ী অর্থের জন্য প্রতি মাসে ২ শতাংশ হারে সুদও আদায়যোগ্য। সেই হিসেবে চার কোম্পানিকে সুদ হিসেবে পরিশোধ করতে হবে আরো ৬ হাজার ৩১৮ কোটি টাকা। এনবিআর সূত্র আরো জানায় আইওসির কাছ থেকে কেনা গ্যাস বিতরণকালে সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাট আদায়ের বিধান রয়েছে। শিল্প খাত বিদ্যুত্ সার সিএনজি ক্যাপটিভ পাওয়ার চা বাগান এবং বাণিজ্যিক ও গৃহস্থালির গ্রাহকের কাছ থেকে গ্যাস বিলের সঙ্গে সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাট আদায় করে বিতরণকারী কোম্পানিগুলো। কিন্তু ২০০৯ সালের মার্চ থেকে গত বছরের মার্চ পর্যন্ত ৫ বছরে কেবলমাত্র শিল্প খাত থেকে আদায়কৃত ভ্যাটের অর্থই সরকারের কোষাগারে জমা দেয়া হয়েছে। এর বাইরে অন্যান্য খাতের গ্রাহকের কাছ থেকে আদায় করা শুল্ক ও ভ্যাট জমা দেয়নি। পরবর্তীতে এনবিআরের বৃহত্ করদাতা ইউনিট অভিযুক্ত এসব প্রতিষ্ঠানের কাছে তথ্য চায়। প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রেরিত তথ্য যাচাইবাছাই করে এ বিপুল পরিমাণ রাজস্ব অনিয়মের তথ্য বের হয়। ওই তথ্যের ভিত্তিতে বৃহত্ করদাতা ইউনিট এনবিআরের কাছে করণীয় জানতে চাইলে এনবিআর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দেয়। এর ভিত্তিতে কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে অভ্যন্তরীণ মামলা দায়ের করে এলটিইউ। এনবিআর মনে করছে গ্রাহকের কাছ থেকে সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাট আদায় করে তা সরকারি কোষাগারে জমা না দেয়া বেআইনি। এটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সমপ্রতি এসব কোম্পানির প্রতিনিধিদের সাথে এ বিষয়ে সভাও হয়েছে। বিশাল অঙ্কের এ রাজস্ব ফাঁকির তথ্য উদ্ঘাটনের পর এনবিআরের ভ্যাট কর্মকর্তাদের মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। মামলার পর এখন প্রতিষ্ঠানগুলো শুনানিতে অংশ নেবে। শুনানি শেষে ভ্যাট আইনের বিদ্যমান ধারা অনুযায়ী তাদের উপর চূড়ান্ত দাবিনামা জারি করবে এনবিআর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6705.csv b/Bangla_fin_news_articles/6705.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3b7f6df8c07768408143e717a5af123a2add3c39 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6705.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6705,ঋণগ্রস্ত কৃষকদের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে মামলা না করার নির্দেশ,2015-02-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যেসব কৃষক সময় মতো কৃষিঋণ পরিশোধ করতে পারেননি তাদের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট মামলা না করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসাথে ইতোমধ্যেই যেসব মামলা হয়েছে এবং যাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে তাদের ঋণ পুনঃতফসিল করে মামলা থেকে রেহাই দিতেও বলা হয়েছে। সোমবার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ৬ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে বৈঠক করে এসব নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বৈঠক শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে করে এসব তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সূর চৌধুরী। এস কে সূর চৌধুরী বলেন সামান্য ঋণের জন্য ২ লাখের মতো কৃষকের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট মামলা করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ১০ হাজার কৃষকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। এসব কৃষকরা ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন বলেও জানা গেছে। তাই এসব কৃষকদের ঋণ পুনঃতফসিল করে তাদের মামলা নিস্পত্তি করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি যেসব মামলা হয়েছে তা ছলেনামার আপোষ রফার ভিত্তিতে মাধ্যমে মামলা প্রত্যাহার করে কৃষকদের হয়রানি বন্ধের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। একইসাথে আগামীতে কৃষকের ঋণ পেতে যেন কোনো সমস্যা না হয় সে বিষয়ে উদ্যোগ নেয়ার পরামর্শও দেয়া হয়েছে। উল্লেখ্য চলতি অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে জুলাইজানুয়ারি মোট ৮ হাজার ৪৮৮ কোটি টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে যা লক্ষ্যমাত্রার ৫৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছর মোট ১৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকার কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক শুভংকর সাহা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6706.csv b/Bangla_fin_news_articles/6706.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0c43c51c0aef8b410012f80458eaca51cb5976e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6706.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6706,ক্ষয়ক্ষতির হিসাব কষছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2015-02-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতে গত ২ বছরে অর্থনীতিতে কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তার হিসাব কষছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ কাজের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসাবে দেশে কার্যরত সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের ক্ষয়ক্ষতির হিসাব চেয়ে চিঠি দেয়া হয়েছে। ২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন খাতে কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে জানাতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ওই চিঠিতে বলা হয়েছে মাসভিত্তিক হিসাব ধরে এ তালিকা করতে হবে। কৃষি শিল্প ব্যবসাবাণিজ্য নির্মাণ পরিবহন ভোক্তা খাতে মাসভিত্তিক ঋণের অনুমোদন বিতরণ স্থিতি আদায় ও বকেয়ার বাকির পরিমাণ জানতে চাওয়া হয়েছে ব্যাংকগুলোর কাছে। এর ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিবেদন প্রস্তুত করে সরকারের কাছে জমা দেবে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6707.csv b/Bangla_fin_news_articles/6707.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1ff7b9cb74f0e064d4bdfc494bcdb647fb6d1a0b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6707.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6707,পুঁজিবাজারে দর সংশোধনের প্রবণতা অব্যাহত,2015-02-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সোমবারও দর সংশোধনের প্রবণতা রয়ে গেছে। টানা আট কর্মদিবস দর বৃদ্ধির পর এ সপ্তায় কিছুটা দর সংশোধন হচ্ছে। তবে এর আগে প্রায় এক মাস দর পতন হয়েছিল পুঁজিবাজারে। এদিকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বড় দরপতন হলেও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। লেনদেনে প্রাধান্য ছিল ইঞ্জিনিয়ারিং জ্বালানি ওষুধ এবং বস্ত্র খাতের। এ চার খাতে লেনদেন হয়েছে ১৩৫ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ৪৮ শতাংশ। এদিকে দর কমার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড। এ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর কমেছে ৫ দশমিক ৩০ শতাংশ। এছাড়া ইফাদ অটোস লিমিটেডেরও দর কমেছে ৫ দশমিক ৩০ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৮০ কোটি ২৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৮টির কমেছে ২১০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২০২ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৬০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি ১৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ২ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৪টির কমেছে ১৭৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। সিএসই সূত্রে জানা গেছে বুকবিল্ডিং পদ্ধতির আওতায় প্রথমিক গণ প্রস্তাবে আইপিও আবেদনকারীদের কাছ থেকে ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানিতে ৮৩৭ কোটি টাকার আবেদন জমা পড়েছে। কোম্পানিটি শেয়ারবাজার থেকে ২৩৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা উত্তোলনের জন্য ৩ কোটি ৩০ লাখ সাধারণ শেয়ার ছেড়েছে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ৬২ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারিত হয়েছে ৭২ টাকা। অর্থাত্ এ কোম্পানির চাহিদার প্রায় ৬ গুণ আবেদন জমা পড়েছে। এদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মেঘনা পেট্রোলিয়াম ইন্ডাস্ট্রিজ মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক এবং ইনফরমেশন সার্ভিসের অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধির পেছনে কোন কারণ নেই বলে জানিয়েছে ডিএসই। কোম্পানিগুলোর কাছে দর বৃদ্ধির পেছনে কোন কারণ রয়েছে কিনা এ বিষয়ে পাঠানো নোটিশের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6708.csv b/Bangla_fin_news_articles/6708.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3195d8a17b7105776d0655117d5ae01efa5e7b78 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6708.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6708,চট্টগ্রাম থেকে চা সংসদ সচিবালয় স্থানান্তর প্রক্রিয়া বন্ধের দাবি,2015-02-16,চট্টগ্রাম অফিস,চট্টগ্রাম থেকে চা সংসদ সচিবালয় ঢাকায় স্থানান্তরের প্রক্রিয়া বন্ধের দাবি জানিয়েছে চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স ইন্ডাস্ট্রিজ। এ বিষয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের হস্তক্ষেপ কামনা করে গতকাল রবিবার এক পত্র প্রেরণ করেছেন চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম। পত্রে তিনি বলেন দেশের উত্পাদিত ও আমদানিকৃত চায়ের বিপণন ও বাজারজাতকরণের লক্ষ্যে চট্টগ্রামে স্থাপিত চা নিলাম কেন্দ্র ও এ কার্যক্রমের সাথে জড়িত ১৩টি ওয়্যারহাউস ৬টি ব্রোকার হাউস পরিবহন ব্যবসা বিপণন কোম্পানির অফিস এবং অন্যান্য অবকাঠামোগত সুবিধা বিদ্যমান থাকায় ১৯৪৯ সালেই চা সংসদ সচিবালয় প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। কিন্তু ৬৫ বছরের পুরনো এই চা সংসদ সচিবালয়কে অতি গোপনে ঢাকায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা প্রায় চূড়ান্ত। ১৯৭৮ সালে এই প্রতিষ্ঠানটিকে ঢাকায় স্থানান্তরের পাঁয়তারা করা হলে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের যৌক্তিক ব্যাখ্যা ও দাবির মুখে তত্কালীন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে চা সংসদ সচিবালয় চট্টগ্রামেই থাকা যৌক্তিক উল্লেখ করে তা চট্টগ্রামেই থাকবে বলে নির্দেশনা জারি করা হলেও ৩৬ বছর পর আবারও চট্টগ্রাম থেকে চা সংসদ সচিবালয় রাজধানীতে স্থানান্তরের যৌক্তিকতা ও কারণ ব্যবসায়ী মহলের কাছে বোধগম্য নয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6709.csv b/Bangla_fin_news_articles/6709.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5663ffca6ddcb78f97843e2680efc75107eaeee3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6709.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6709,আইন করে মোবাইল ফোনের সারচার্জ নির্ধারণের নির্দেশ,2015-02-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মোবাইল ফোনের টকটাইমের ওপর সারচার্জ মাসুল নির্ধারণে নতুন করে আইন করার নির্দেশ দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়। রাজস্ব বোর্ড এনবিআর একটি আদেশের এসআরও মাধ্যমে এটি কার্যকর করতে চেয়েছিল। সারচার্জ অ্যান্ড লেভি অ্যাক্ট করে এটি কার্যকর করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে এনবিআরকে সম্প্র্রতি নির্দেশ দেয়া হয়। এনবিআরে পাঠানো মন্ত্রণালয়ের এক মতামতে বলা হয়মোবাইল ফোনে যেকোনো ধরনের সারচার্জ আরোপ ও আদায়ের ক্ষেত্রে সংসদের অনুমতি নেয়ার প্রয়োজন রয়েছে। এনবিআর সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। গত বাজেটে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের টকটাইমের ওপর বিদ্যমান ভ্যাটের বাইরে আরো ১ শতাংশ হারে এই সারচার্জ আদায় করার কথা বলা হয়। চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের বাজেটে মোবাইল ফোনের টকটাইমে এই মাশুল আদায়ের কথা বলা হয়। কিন্তু অর্থ বিলে বিষয়টির উল্লেখ নেই। অথচ একই সময়ের অর্থবিলে তামাকজাত পণ্য পরিবেশ দূষণকারী শিল্প ও আমদানিকৃত মোবাইল ফোনসেটের ওপর সারচার্জ আদায়ের বিষয়টি উল্লেখ ছিল। এনবিআর সূত্র জানিয়েছেসারচার্জ আদায়ের জন্য সারসংক্ষেপ শিগগিরই মন্ত্রিসভার অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে। মন্ত্রিসভার অনুমোদনের পর এটি সংসদে উত্থাপন করা হবে। এনবিআরের হিসাবে টকটাইমে সারচার্জ আদায় করা হলে বছরে প্রায় ১৩০ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হবে। বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীরা ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট দিচ্ছেন। সারচার্জ আদায় শুরু হলে তাদের দিতে হবে ১৬ শতাংশ হারে। বর্তমানে দেশে প্রায় ১১ কোটি মোবাইল গ্রাহক রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6710.csv b/Bangla_fin_news_articles/6710.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a746bad4002d9006e57aa4e70a9fe49114c062b4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6710.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6710,ডিএসইতে সূচকে মূল্যসংশোধন,2015-02-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে টানা আট কর্মদিবস সূচক বাড়ার পর রবিবার কিছুটা কমেছে। গত ২ ফেব্রুয়ারি থেকে টানা আট কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক ২২৩ পয়েন্ট বাড়ছে। এরপর রবিবার দরপতনকে বাজারের স্বাভাবিক দরপতন হিসেবে দেখছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। এ দিকে দরপতনের পাশাপাশি বাজারে লেনদেন অনেক কমে গেছে। তথ্যে দেখা গেছেরবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৬৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৬১ কোটি ৩২লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৯টির কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৮০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৩৩ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ২ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৪টির কমেছে ১১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের দর। এ দিকে আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেটানা দরবৃদ্ধির পর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতা থেকেই দরপতন হয়েছে। এ দিকে রবিবার ডিএসইর লেনদেনে ইঞ্জিনিয়ারিং জ্বালানি এবং বস্ত্র খাতের প্রাধান্য ছিল সবচেয়ে বেশি। এ খাতগুলো মিলে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৯৯ কোটি টাকার। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ৩৮ শতাংশ। এ দিকে ডিএসই জানিয়েছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের ম্যাকসন্স স্পিনিং মিলসের পরিচালনা পর্ষদ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানির ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের সম্মতিক্রমে অনুমোদনের জন্য বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম আগামী ৭ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৬ ফেব্রুয়ারি। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ০.৭৩ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ এনএভি হয়েছে ১৯ দশমিক ৭৮ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6711.csv b/Bangla_fin_news_articles/6711.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3e53b3b21da74e164a6357ddfcee0069efdd7c71 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6711.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6711,সিলেটে প্রবাসীরা আইটি সিটি করছেন অর্থমন্ত্রী,2015-02-15,হবিগঞ্জ প্রতিনিধি,সিলেটে প্রবাসীরা আইটি সিটি করছেন। ইতিমধ্যে তারা ৭০ বিঘা জমি নিয়েছেন। হবিগঞ্জে ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিটি গড়ে উঠেছে। এ অঞ্চলে অর্থ ও গ্যাস আছে। এগুলোই হচ্ছে মৌলিক উপাদান। এসব কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। তিনি রবিবার বিকেলে হবিগঞ্জের নবীগঞ্জের আউশকান্দিতে এফসিআই গ্রুপের জেআইসি স্যুট লিমিটেড উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন। তিনি আরও বলেন সিলেট নিয়ে আমি সন্তুষ্ট। এখানকার মানুষ জাতীয় ক্ষেত্রে অনেক অবদান রাখছেন। একই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় সমাজকল্যাণ মন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলী নবীগঞ্জে গ্যাস উত্তোলনকে ইঙ্গিত করে বলেন পূর্ব পাকিস্তানী গাভি খাওয়ায় আর পশ্চিম পাকিস্তানি সে গাভির দুধ নেয়। তা হয়না। ডিসেম্বরের মধ্যে নবীগঞ্জে গ্যাস দেয়ার জন্য চেষ্টা করব। এখানে আমার আত্মীয় আছে। এখানে থেকেই যুদ্ধ করেছি। এখানকার মানুষের দাবির সাথে আমি একমত পোষণ করছি। তারপরও যদি নবীগঞ্জবাসী খুশি না হয় আমরা চাই এ দেশ মালয়েশিয়া হবে। সে লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি। এর আগে তিনি অনুষ্ঠান সঞ্চলনা করেন। কোম্পানির চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন এমএ মুনিম চৌধুরী বাবু এমপি জেলা পরিষদ প্রশাসক ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরী ও নবীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান আলমগীর চৌধুরী। এতে বক্তৃতা করেন অ্যাডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী এমপি। উল্লেখ্য শতভাগ রপ্তানীমুখি এ প্রতিষ্ঠান নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৬৫ কোটি টাকা। গত বছরের সেপ্টেম্বরে ফ্যাক্টরিতে উৎপাদন শুরু হয়। এখানে কাজ করছেন ৬শ শ্রমিক। এ ফ্যাক্টরি থেকে প্রতিদিন ১ লাখ ২০ হাজার পিস মহিলাদের জ্যাকেট ও স্যুট উৎপাদিত হচ্ছে। বছরে এখান থেকে ৬ থেকে ৭ মিলিয়ন ডলার আয় করা সম্ভব হবে বলে জানান উদ্যোক্তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6712.csv b/Bangla_fin_news_articles/6712.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..daaacde65445ef51dc8343e60498ca1251ac458e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6712.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6712,ডিএসইতে সূচক ১৫৬ পয়েন্ট লেনদেন ৩৬ শতাংশ বৃদ্ধি,2015-02-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজনৈতিক অস্থিরতায় প্রায় এক মাস শেয়ারবাজারে দরপতনের পর গেল সপ্তাহজুড়ে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন অনেক দিন একটানা দরপতনের ফলে অনেক কোম্পানির শেয়ারদর তুলনামূলক তলানিতে নেমে আসায় বিনিয়োগকারীরা এ শেয়ারগুলো কিনেছেন। এ ছাড়া সামনে অনেক কোম্পানি লভ্যাংশ ঘোষণা করবে। এ পরিপ্রেক্ষিতেও বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। গেল সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সব ধরনের সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেন। সার্বিক মূল্যসূচক বেড়েছে ১৫৬ পয়েন্ট। আর লেনদেন বেড়েছে ৩৮৯ কোটি টাকা বা ৩৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেএ সপ্তাহে ডিএসইএক্স বেড়েছে ৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ বা ১৫৬ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট। ডিএস৩০ সূচক বেড়েছে ৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ বা ৭৯ দশমিক ১৩ পয়েন্ট। আর শরিয়াহ বা ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ বা ৩৯ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট। ডিএসই জানিয়েছেএক সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৬০ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের সপ্তাহে যার পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৭১ কোটি ৪১ লাখ টাকা। অর্থাত্ এক সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ৩৮৯ কোটি ১৮ লাখ ৬৬ হাজার ১৯৫ টাকা। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে মোট ৩২০টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৫২টির কমেছে ৪৭টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দর। লেনদেন হয়নি ২টি কোম্পানির শেয়ার। অন্য দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই গেল সপ্তাহে লেনদেন হয়েছে ১৩৮ কোটি ৪৬ লাখ ৪৪ হাজার ৩১৮ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৯৯ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। অর্থাত্ এ সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ৩৮ কোটি ৯০ লাখ ৯০ হাজার টাকা। আর সিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক বেড়েছে ৩.১২ শতাংশ বা ২৭২ পয়েন্ট। এ দিকে সপ্তাহজুড়ে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বাড়ায় বাজারের সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও বেড়েছে ২ দশমিক ৬৫ শতাংশ। সপ্তাহ শেষে ডিএসইর পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৭ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে যা আগের সপ্তাহ শেষে ছিল ১৭ দশমিক ৯ পয়েন্টে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6713.csv b/Bangla_fin_news_articles/6713.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a9506089c396916152693cf6c920ccb5b78d70b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6713.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6713,সন্ত্রাসী তত্পরতায় দেশের উন্নতি বাধাগ্রস্ত বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-02-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন দেশের অর্থনীতি যখন উন্নতির পথে ধাবমান হচ্ছে তখন হরতালঅবরোধের নামে সন্ত্রাসী ও জঙ্গি তত্পরতা এবং নাশকতা চালানো হচ্ছে। এতে দেশের উন্নতি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। যারা এ ধরনের কাজ করছে তারা ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবে। শনিবার আনোয়ার সিমেন্ট শিটের লোগো উন্মোচন ও আনুষ্ঠানিক বিপণন কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দানকালে তিনি এ সব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে আনোয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন গ্রুপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনোয়ার হোসেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসেন মেহমুদ হোসেন খালেদ এবং শিল্প সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবির নামে যারা মানুষ মারছে সন্ত্রাসী তত্পরতা চালাচ্ছে শেষ পর্যন্ত তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ ধরনের সন্ত্রাসী তত্পরতা চালানোর ক্ষেত্রে কিছু বুদ্ধিজীবীও ইন্ধন জোগাচ্ছেন। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। বিজিএমইএর অনশন ধর্মঘটে হামলার নিন্দা জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন ব্যবসায়ীদের উপর হামলা চালিয়ে তাদের ধর্মঘট বন্ধ করার চেষ্টা চালানো হয়েছে। কিন্তু যতই সন্ত্রাসী হামলা আর নাশকতা চালানো হোক বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং যাবে। ২০২১ সালের মধ্যেই দেশ মধ্যমআয়ের দেশে উপনীত হবে। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বিভিন্ন সাফল্যের কথা তুলে ধরে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন একসময় বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলা হলেও বর্তমানে উন্নয়নের মডেল হিসেবে দেখা হচ্ছে। আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অনেকেই বিস্মিত। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের এ পরিস্থিতিতে যারা নাশকতা চালাচ্ছে তাদের উদ্দেশ্য ভালো নয়। এ ধরনের নাশকতার ফলে কার লাভ হচ্ছে এ সব বিবেচনা করে অর্থনৈতিক স্বার্থে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড থেকে বেরিয়ে আসতে তিনি আহবান জানান। আনোয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বলেন আমরা সব সময় সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা পরিচালনা করেছি। যেকোনো পরিস্থিতিতে আমরা শিল্প উদ্যোগকে সফল করতে শতভাগ প্রচেষ্টা চালিয়েছি। সবার প্রচেষ্টার ফসল হিসেবেই আমাদের উদ্যোগ সাফল্যমণ্ডিত হয়েছে। বর্তমানে আমরা কর প্রদানে দেশের শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম। সামনে আরো শিল্প প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এ অবদান বাড়াতে চাই। গ্রুপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনোয়ার হোসেন বলেন বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে আবাসন খাতের উন্নয়নে সিমেন্ট শিট ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। পোল্ট্রি সেক্টরেও বৈপ্লবিক পরির্বতন আনতে সক্ষম হবে। কারণ সিমেন্ট শিটে তৈরি মুরগির ফার্মে হিট স্ট্রোকে মুরগির মৃত্যুর হার ৯০ শতাংশ পর্যন্ত কমানো সম্ভব হবে। গরম ও শীত উভয় সময়ে এ ধলনের শিট খুবই উপযোগী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6714.csv b/Bangla_fin_news_articles/6714.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..654eb7ef79bfaa59de3c1ddc9942daef63610675 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6714.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6714,রফতানি উন্নয়নে ৪ হাজার কোটি টাকার তহবিল ঘোষণা,2015-02-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০২১ সালের মধ্যে পোশাক খাত থেকে ৫০ বিলিয়ন ডলার রফতানি আয় করতে হলে এ শিল্পকে সবুজ শিল্পে পরিণত করতে হবে। এ জন্য নীতিতে নীতি প্রণয়নকারীদের সবুজায়ন দরকার। পাশাপাশি নীতি বাস্তবায়নকারীদেরও সবুজ হতে হবে। নীতি বাস্তবায়নে এবং সবুজ অর্থায়নের জন্য বাজেটে আলাদা নজর থাকা উচিত। শনিবার এক সেমিনারে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান এ সব কথা বলেন। রফতানিমুখী খাতে সবুজ অর্থায়নের জন্য ৫০ কোটি ডলারের প্রায় চার হাজার কোটি টাকা নতুন একটি রফতানি উন্নয়ন তহবিল ইডিএফ গঠনেরও ঘোষণা দেন তিনি। একসেস টু ফাইন্যান্সএনভায়রনমেন্ট সাসটেইনেবলিটি ইন টেক্সটাইল সেক্টর শীর্ষক সেমিরনারের আয়োজন করে গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউট পিআরআই। প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সেমিনারের সহআয়োজক ছিল ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশন আইএফসি। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন গভর্নর ড. আতিউর রহমান। পিআরআইয়ের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুরের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ওয়াটার প্যাক্টের প্রোগ্রাম ম্যানেজার মৃণাল সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. আখতারুজ্জামান সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. মুস্তাফিজুর রহমান ফিন্যান্সিয়াল এক্সিলেন্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান মামুন রশিদ স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের সিইও আবরার এ আনোয়ার বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি ফারুক হাসান ডিবিএল গ্রুপের এমডি মোহাম্মদ আবদুল জব্বার প্রমুখ বক্তব্য দেন। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. আহসান এইচ মনসুর ও এটি ক্যাপিটালের ম্যানেজিং পার্টনার ইফতি ইসলাম। সেমিনারে বলা হয়পোশাকশিল্পের কারখানাগুলোকে সবুজায়ন করার ক্ষেত্রে অর্থের সংস্থান একটা বড় চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া এ শিল্পের সঙ্গে জড়িতদের সার্বিকভাবে সচেতন করে তোলারও কোনো বিকল্প নেই। কেবল বিনিয়োগ নিরাপদ নয় দেশের মানুষকে নিরাপদ রাখার জন্য শিল্পকারখানাগুলোকে সঠিকভবে সবুজায়ন করা দরকার। আর তা করতে কৌশলগত অবস্থান ঠিক করলেই আসল উদ্দেশ্য সফল হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6715.csv b/Bangla_fin_news_articles/6715.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..246315108cce21f67e55dc1a9fa7c341a91c3437 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6715.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6715,হরতালঅবরোধে চামড়াশিল্পের ক্ষতি ১ হাজার কোটি টাকা,2015-02-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০ দলীয় জোটের ডাকা চলমান অবরোধ ও হরতালের কারণে চামড়াশিল্পে প্রায় এক হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিএফএলএলএফইএ চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার এম আবু তাহের। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা এম এ রশীদ ভূঁইয়া সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহম্মেদ মাহিন কোষাধ্যক্ষ নুরুল আলম কার্য নির্বাহী সদস্য এম এ মাজেদ শহিদুল্লাহ এবং জয়নাল আবেদীন ভূঁইয়া খোকন। বিএফএলএলএফইএ চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার এম আবু তাহের বলেন পণ্য পরিবহনে বাধা ও অগ্নিসংযোগের কারণে বিপুল পরিমাণ কাঁচা চামড়া শিল্পনগরীতে ট্যানারি আনা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে দেশের বিভিন্ন স্থানে কাঁচা চামড়া নষ্ট হচ্ছে। অন্য দিকে ট্যানারিতে কাঁচামালের সংকটের কারণে উত্পাদন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এ ছাড়া অনেক ক্ষেত্রে অর্ডার হারাতে হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে চামড়াশিল্পে ক্ষতির পরিমাণ আরো বেড়ে যাবে উদ্যোক্তারা টিকে থাকতে পারবেন না। তিনি আরও বলেন হরতালের কারণে হাজারীবাগ থেকে সাভারে চামড়া শিল্পনগরী স্থানান্তরের কার্যক্রমে সমস্যা হচ্ছে। এ কার্যক্রমে শিল্পোদ্যোক্তাদের নির্মাণ কাজের জন্য প্রায় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা এবং নতুন ড্রাম ও যন্ত্রপাতি কেনার জন্য বিনিয়োগ করতে হবে দুই হাজার কোটি টাকা। এ অর্থ সহজ শর্তে কমসুদে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ হিসেবে প্রদান করা দরকার। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোর অবদান রাখা প্রয়োজন। এ দিকে হরতালঅবরোধে উত্পাদন ব্যাহত হওয়া উত্পাদন বন্ধ থাকাকালীন শ্রমিক কর্মচারীদের বেতনভাতা ও ব্যাংক ঋণের সুদ পরিশোধ ইউরোর মূল্য হ্রাস এবং আন্তর্জাতিক বাজারে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের দরপতনের প্রেক্ষিতে এ খাতের উদ্যোক্তাদের জন্য এ বছরের জানুয়ারি থেকে এক বছরের জন্য ব্যাংক সুদ মওকুফ করার দাবি জানান বিএফএলএলএফইএ চেয়ারম্যান। বিএফএলএলএফইএ চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আবু হাহের বলেন শিল্প নগরীতে স্থানান্তরাধীন ট্যানারীগুলোকে অনিয়মিত ঋণ ব্লক একাউন্টে স্থানান্তর মনিটরিয়াম সুবিধা প্রদান ও নমনীয় পরিশোধ সূচী নিরূপণ করার ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের জারীকৃত সার্কুলার অনেক বাণিজ্যিক ব্যাংকই বাস্তবায়নে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6716.csv b/Bangla_fin_news_articles/6716.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..af11b8fb392b76a09bbc50f8f29072d9e2f02398 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6716.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6716,আর্থিক প্রতিবেদনের ইডাটা ও ডিজিটাল আর্কাইভ হচ্ছে,2015-02-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুনের নেতৃত্বে ডিএসই ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ড. স্বপন কুমার বালা জানিয়েছেনক্যাপিটাল মার্কেট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের অধীনে এডিবির সহায়তায় ক্যাপিটাল মার্কেট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প৩এর আওতায় বিএসইসি ইডাটা ইলেকট্রনিক ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এতে স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানির ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্ট এবং অন্যান্য উপাত্ত ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে জমা দানের ব্যবস্থা থাকবে। এর মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারী এবং সংশ্লিষ্টরা বিভিন্ন কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন স্ট্যান্ডার্ড ফরম্যাটে পাবেন। ইডাটা প্রতিষ্ঠার ফলে কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি বৃদ্ধি পাবে এবং বিনিয়োগকারীরা আর্থিক বিবরণী দেখে বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। এ ছাড়া ডিএসইও তালিকাভুক্ত কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনের একটি ডিজিটাল আর্কাইভ করার উদ্যোগ নিয়েছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক হাসান মাহমুদ ও রোখশানা চৌধুরী এবং বিশ্বব্যাংক ঢাকা অফিসের সিনিয়র ফাইন্যান্সিয়াল স্পেশালিস্ট সুরাইয়া জান্নাত প্রমুখ । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6717.csv b/Bangla_fin_news_articles/6717.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1d5de8008913a9977e5875c7d095955714c7085a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6717.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6717,টানা আট কর্মদিবস ডিএসইতে সূচক বৃদ্ধি,2015-02-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা আট কর্মদিবস ধরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক বাড়ছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনরাজনৈতিক অস্থিরতায় গেল জানুয়ারি মাসে ব্যাপকভাবে দরপতন হয়েছে। এতে অনেক কোম্পানির শেয়ারদর তলানিতে নেমে এসেছে। এ ছাড়া সামনে অনেক কোম্পানি লভ্যাংশ ঘোষণা করবে। এতে বাজারে বিনিয়োগের আগ্রহ বেড়েছে। ফলে সূচক বাড়ছে। তথ্যে দেখা গেছেবৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭১২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩২৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকার। যা আগের দিনের চেয়ে ২০ কোটি ১১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২১৮টির কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৮১৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ৬২ লাখ টাকার। যা আগের দিনের তুলনায় ১৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৭টির কমেছে ৪২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6718.csv b/Bangla_fin_news_articles/6718.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d95049a07ac81479c19e05014d40988fba872f25 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6718.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6718,অবরোধের ক্ষতি পোষাতে করছাড় চায় ডিসিসিআই,2015-02-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলমান দীর্ঘস্থায়ী অবরোধে ব্যবসার ক্ষতি তুলে ধরে সরকারের কাছে সব ধরনের করের ক্ষেত্রে ছাড় দেয়ার দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের সংগঠন ঢাকা চেম্বার ডিসিসিআই। মূল্যসংযোজন কর ভ্যাট প্রদানকারী ব্যবসায়ীদের ৫০ শতাংশ ছাড় দেয়া এবং বন্দরের সব ধরনের চার্জের ক্ষেত্রেও একই হারে মওকুফের দাবি জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে সরকারের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে গিয়ে ব্যবসায়ীদের ওপর নতুন করে করারোপ না করারও দাবি জানানো হয়। বৃহত্তর রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাত্ করে ডিসিসিআইর একটি প্রতিনিধি দল এ দাবি জানায়। সংগঠনের সভাপতি হোসেন খালেদ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। এ সময় এনবিআর চেয়ারম্যান ব্যবসায়ীদের ওপর নতুন করে করারোপ না করার বিষয়ে ইতিবাচক মত দেন। সেই সঙ্গে দ্রুত চলমান সহিংস পরিস্থিতির সমাপ্ত হয়া ও স্বাভাবিক ব্যবসায়ের পরিবেশ ফিরে আসবে বলে তাদের আস্বস্ত করেন। ব্যবসায়ীদের সত্পথে ব্যবসা পরিচালনার তাগিদ দিয়ে এ ক্ষেত্রে এনবিআর সব ধরনের সহায়তা করবে বলেও জানান তিনি। তিনি বলেন করদাতাদের সচেতন করতে আগামীতে দেশের সব উপজেলায় আয়কর মেলার আয়োজন করবে। হোসেন খালেদ তার বক্তব্যে বলেন চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে জুলাইডিসেম্বর রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি রয়েছে। অবরোধের ৩৬ দিনে আনুমানিক সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। এ বাড়তি রাজস্ব আদায়ে ব্যবসায়ীদের উপর নতুন করে করের বোঝা যেন না চাপানো হয়। এ সময় বলা হয় হরতালঅবরোধের কারণে বিভিন্ন বন্দর থেকে পণ্য খালাস হচ্ছে না। ফলে ব্যবসায়ীদের অতিরিক্ত বন্দর চার্জ বহন করতে হচ্ছে। রাজনৈতিক কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে বন্দরের সব ধরনের চার্জের অর্ধেক মওকুফ করার দাবি জানানো হয়। এ ছাড়া নতুন ভ্যাট আইন ব্যবসাবান্ধব করা চেম্বার ও ট্রেড বডির ওপর থেকে বিদ্যমান কর প্রত্যাহার করা দেশীয় শিল্প সুরক্ষার স্বার্থে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া অটোমোবাইল শিল্প উদ্যোক্তাদের জন্য বিনিয়োগবান্ধব নীতিমালা ও কর রেয়াতের সুবিধা দেয়ার আহ্বান জানানো হয়। পাট শিল্পের শুল্ক প্রত্যার্পণ জটিলতা পরিহার করা মার্চেন্ট ব্যাংকের করপোরেট করহার বিদ্যমান সাড়ে ৩৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩৫ শতাংশ করা শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির করপোরেট করহার সাড়ে ২৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা শেয়ারবাজারে লেনদেনের ওপর বিদ্যমান অগ্রিম কর অর্ধেকে নামিয়ে আনা ব্যক্তির করমুক্ত আয়সীমা পৌনে তিন লাখ টাকা করা সিএসআর করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা খাতে ব্যয়কে করমুক্ত ঘোষণা দেয়া নিল ভ্যাট রিটার্ন জমা দেয়ার বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দেয়া সব ধরনের শিক্ষাকে আয়করমুক্ত করা ইন্টারনেটের ওপর ভ্যাট প্রত্যাহার করা ট্রাভেল এজেন্টদের আয়কর কমিয়ে আনার দাবিও জানানো হয়। এ সময় অন্যদের মধ্যে এনবিআর সদস্য ফরিদ উদ্দিন জাহাঙ্গীর হোসেন পারভেজ ইকবাল ছাড়াও ডিসিসিআইর নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6719.csv b/Bangla_fin_news_articles/6719.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..080462d82c5f25b5cda38e1b8e37b8a82c1e553c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6719.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6719,ঋণ পুনর্গঠন আবেদন যাচাইয়ে কমিটি গঠন,2015-02-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,৫শ কোটি টাকার বেশি অংকের ঋণ পুনর্গঠনের আবেদন যাচাইয়ে ৬ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ বিষয়ে জারি করা নীতিমালা অনুযায়ী আবেদন যাচাই বাছাই করে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করবে কমিটি। কমিটির প্রধান করা হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ নওশাদ আলী চৌধুরীকে। কমিটির অপর সদস্যরা হলেন অফ সাইট সুপারভিশন বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক দীপংকর ভট্টাচার্য ব্যাংক পরিদর্শন বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক শান্তি রঞ্জন সাহা ও যুগ্ম পরিচালক মোহাম্মদ আলী ফিন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রেটি এন্ড কাস্টমার সার্ভিসেস বিভাগের যুগ্ম পরিচালক মোহাম্মদ জহির হোসেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগের যুগ্ম পরিচালক মোহাম্মদ আবুল হাসেম। গত ২৭ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় ঋণ পুনগর্ঠন নীতিমালার অনুমোদন হয়। এতে বলা হয় সময়মতো মতো ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ গ্রাহকরা ১২ বছর মেয়াদে ঋণ পুনঃর্গঠনের সুযোগ পাবে। শুধু ৫শ কোটি টাকার বেশী গ্রহীতারাই পাবে বিশেষ এ সুযোগ। এতে সুদ হার হবে তহবিল ব্যয়ের চেয়ে কমপক্ষে ১ শতাংশ বেশী। বিচারিক সংস্থা কর্তৃক প্রমানিত প্রতারনা ও জালিয়াতির সঙ্গে জড়িতারা এসুযোগ পাবে না। এমনকি প্রতারনা ও জালিয়াতির অভিযোগের তদন্ত চলাকালীন সময়েও এ সুযোগ দেয়া হবে না। চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত এ সুবিধা গ্রহনের আবেদন করা যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6720.csv b/Bangla_fin_news_articles/6720.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0a8eaa22c375896eec1711dbf10f8be9a73478fd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6720.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6720,ব্যাংকগুলোতে প্রভিশন ঘাটতি কমেছে,2015-02-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঋণ পুনঃতফসিলিকরণের কারণে খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমে যাওয়ার ওইসব ঋণের ঝুঁকির বিপরীতে অর্থসংরক্ষণের প্রভিশন ঘাটতির পরিমাণ কমেছে। গত বছরের শেষ প্রান্তিক ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকগুলোর প্রভিশন করার প্রয়োজন ছিল ২৮ হাজার ৯৬১ কোটি টাকা। আগের প্রান্তিকের তুলনায় যা ২ হাজার ৮৯৫ কোটি টাকা কম। একই সময়ে খেলাপি ঋণ সাত হাজার ১৩৬ কোটি টাকা কমে আসায় প্রভিশন সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ও প্রভিশনিং প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদন বিশ্লেষণে দেখা যায় চারটি ব্যাংকের ঘাটতি রয়েছে দুই হাজার ৪১১ কোটি টাকা। তিন মাস আগে গত সেপ্টেম্বর শেষে ঘাটতি আটটি ব্যাংকের ঘাটতি ছিলো তিন হাজার ৫৩৭ কোটি টাকা। প্রভিশন সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা কমায় ব্যাংক খাতের সামগ্রিক ঘাটতি কমে দাঁড়িয়েছে ৭৯৬ কোটি টাকায়। আগের প্রান্তিক শেষে সামগ্রিক ঘাটতি ছিলো দুই হাজার ৮৯৬ কোটি টাকা। ২০১৩ সালের ডিসেম্বর ব্যাংকগুলোর প্রভিশনের প্রয়োজন ছিলো ২৮ হাজার ৩০৪ কোটি টাকা। ওই সময়ে পাঁচটি ব্যাংকের ঘাটতির কারণে সামগ্রিক ব্যাংক খাতে ঘাটতি দাঁড়িয়েছিলো ২ হাজার ৪৩২ কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানান দেশের ব্যাংকগুলোকে ঋণের ঝুঁকি বিবেচনায় নির্দিষ্ট একটি অংশ প্রভিশন করতে হয়। ব্যাংকগুলোর মুনাফা থেকে প্রতি ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে যা রাখতে হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রভিশন সংরক্ষণের নির্দিষ্ট হার ঠিক করে দিয়েছে। সে হিসাবে তিন মাসের বেশি মেয়াদোত্তীর্ণ সাব স্ট্যান্ডার্ড নিন্মমান ঋণের বিপরীতে ২০ শতাংশ ছয় মাসের বেশি মেয়াদোত্তীর্ণ ডাউটফুলসন্দেহজনক ঋণের বিপরীতে ৫০ শতাংশ এবং এক বছরের বেশি ব্যাডলস মন্দ ঋণের বিপরীতে শতভাগ প্রভিশন রাখতে হয়। ফলে খেলাপি ঋণ কমলে প্রভিশন সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা কমে। আর প্রভিশন সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা কমলে ব্যাংকের নিট মুনাফা বেড়ে যায়। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী ডিসেম্বরে এসে খাত ভিত্তিতে শুধুমাত্র বিশেষায়িত খাতের ব্যাংকগুলো ছাড়া অন্য সবার উদ্বৃত্ত রয়েছে। এসময়ে বিশেষায়িত খাতের কৃষি ব্যাংকের দুই হাজার ৭৪ কোটি এবং রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে ১৮৪ কোটি টাকা ঘাটতির ফলে সামগ্রিক ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৩৪ কোটি টাকা। রাষ্ট্রীয় মালিকানার বেসিকসহ পাঁচটি ব্যাংক প্রয়োজনের তুলনায় ৬৬৯ কোটি টাকা বেশি সংরক্ষণ করেছে। বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোতে বেশি রয়েছে ৬৭২ কোটি টাকা। তবে বেসরকারি খাতের বাংলাদেশ কমার্স ৪৬ কোটি এবং ন্যাশনাল ব্যাংক ১০৭ কোটি টাকা ঘাটতি রয়েছে। আর বিদেশী ব্যাংকগুলোর উদ্বৃত্ত রয়েছে ৯৬ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6721.csv b/Bangla_fin_news_articles/6721.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1915d98d7d335ce700ab05b893f70a5524957dde --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6721.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6721,৭২ জাপানির ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে চিঠি,2015-02-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে বসবাসরত জাপানের ৭২ জন নাগরিকের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে বিভিন্ন ব্যাংকে চিঠি পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। জাপানি নাগরিকদের পাসপোর্ট নম্বর জন্ম ও স্থান উল্লেখ করে গত ৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ থেকে এ চিঠি দেয়া হয়। নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসাবে জাপানি নাগরিকদের হিসাবের তথ্য চায়া হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে। গত বছর বাংলাদেশে কার্যরত ব্যাংকগুলোর কাছে কমপক্ষে ১৫০ বিদেশি নাগরিকের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে বিএফআইইউ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6722.csv b/Bangla_fin_news_articles/6722.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..190fc4561eabb7ab7e9a8b6360b7a8d0297a33b4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6722.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6722,১ মাস পর ডিএসইর লেনদেন ৩০০ কোটি টাকা ছাড়াল,2015-02-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রায় এক মাস পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনের পরিমাণ ৩০০ কোটি টাকা ছাড়াল। ১৮ কার্যদিবস পর বুধবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪৬ কোটি টাকার। এ দিকে লেনদেন বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইর সূচকও বেড়েছে। টানা সাত কার্যদিবস ধরে ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় রয়েছে। তথ্যে দেখা গেছেবুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৩ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮১০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৪৬ কোটি ৯ লাখ টাকার। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৬ কোটি ৬৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৩টির কমেছে ১০৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৭৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৩৩ লাখ টাকার। যা আগের দিনের তুলনায় ১৫ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টির কমেছে ৯৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে বুধবার বাজারে লেনদেন ও দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে বিবিধ খাতের বেক্সিমকো লিমিটেড। শেয়ারটির দর বেড়েছে ৩ টাকা ১০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এ কোম্পানির ৪৯ লাখ ৪৪ হাজার ৫৬২টি শেয়ার লেনদেন হয়। যার বাজারমূল্য ছিল ১৬ কোটি ৬৫ লাখ ৩৯ হাজার টাকা। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে রাজনৈতিক অচলাবস্থার কোনো সমাধান না হলেও বাজার কয়েক দিন ধরে ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। অনেক কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণার সময় হওয়াতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে নতুন ফান্ড বিনিয়োগ করার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এ জন্য লেনদেন ও সূচক বাড়ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6723.csv b/Bangla_fin_news_articles/6723.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5c351ef85a21ab5319210a693eb71d6c0c044335 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6723.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6723,জ্বালানি তেল আমদানিসহ ১২টি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন,2015-02-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরে ৯ হাজার ৩৭৩ কোটি টাকা ব্যয়ে আবুধাবি ও সৌদি আরব থেকে ১৩ লাখ টন অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করবে সরকার। বুধবার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্মসচিব মোস্তাফিজুর রহমান সাংবাদিকদের জানান চলতি পঞ্জিকা বছরের জন্য আবুধাবি ন্যাশনাল অয়েল কোম্পানি থেকে ৬ লাখ মেট্রিক টন ও সৌদি এরাবিয়ান অয়েল কোম্পানি থেকে ৭ লাখ টন অপরিশোধিত জ্বালানি তেল মারবান ও এরাবিয়ার লাইট ক্রুড আমদানি করবে সরকার। তিনি আরো জানান বৈঠকে মোট ১২টি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। অন্য প্রস্তাবের মধ্যে গোপালগঞ্জে নির্মিতব্য সরকারি মালিকানাধীন এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের তৃতীয় শাখা কারখানার সিভিল কনস্ট্রাকশন ও প্ল্যাম্পিং কাজের ঠিকাদার নিয়োগ দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের জন্য সমুদ্রগামী জলযান ও অবকাঠামো নির্মাণ সংশোধিত প্রকল্পের আওতায় ২টি ফাস্ট পেট্রোল বোট ও ২টি ইনসোর পেট্রোল ভেসেল ক্রয়ের দুটি পৃথক প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। তিনি আরো জানান পল্লী এলাকায় ১৮ লাখ গ্রাহকের মধ্যে বিদ্যুত্ সংযোগ সম্প্রসারণ প্রকল্পে আওতায় ৪টি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বৈঠকে যশোর সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক স্থাপন ১ম সংশোধিত শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ইস্পাত কাঠামোর মাল্টিটিনান্ট ভবনের ৫ম তলা থেকে ১৫ তলা পর্যন্ত নির্মাণ কাজের প্যাকেজ নংজেএসটিপিডব্লিউডি ৫ দরপত্র জয়দেবপুর ময়মনসিংহ সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় নয়নপুর মাওনা থেকে রায়মনি ত্রিশাল পর্যন্ত ২৯ দশমিক ৬০ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়ন কাজে ভেরিয়েশন প্রস্তাব ৫০ হাজার মেট্রিক টন গম আমদানি প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এছাড়া বাগেরহাট জেলার রামপালে বিউবোর অধিগ্রহণকৃত ৯১৮ দশমিক ৫০ একর জমিতে বাংলাদেশ ডিজেল প্ল্যান্টের বিডিপি বাধ নির্মাণসহ ভূমি উন্নয়ন কাজ সম্পাদনে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতি অনুসরণের নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6724.csv b/Bangla_fin_news_articles/6724.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b3011df0abe85ff5167752d0b1669342126bb7bd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6724.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6724,পুঁজিবাজারে ৬ কার্যদিবস ধরে সূচক বাড়ছে,2015-02-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা ছয় কার্যদিবস ধরে পুঁজিবাজারের সূচক বাড়ছে। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় প্রায় এক মাস ধরে বড় দরপতনের পর গত ছয় দিন ধরে সূচক বাড়লেও লেনদেন এখনো ৩০০ কোটি টাকার নিচেই রয়ে গেছে। তবে মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের তুলনায় প্রায় ১২ শতাংশ বেড়েছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেরাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কোনো বাস্তব লক্ষণ দেখা না গেলেও বাজার তলানি থেকে কিছুটা উঠে আসছে। প্রায় এক মাসের দরপতনের ফলে অনেক কোম্পানির শেয়ারদর কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা এ শেয়ারগুলো ক্রয় করছেন। এ জন্যই সূচক বাড়ছে। মঙ্গলবার ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ৩৫ শতাংশ ছিল জ্বালানি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং খাত ঘিরে। তথ্যে দেখা গেছেমঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭৪ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৮৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৯৯ কোটি ৪১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩১ কোটি ৪০ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩৬টির কমেছে ৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২৪০ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৬৬২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ১০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৪ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৮টির কমেছে ৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে ডিএসই সূত্রে জানা গেছেসম্প্র্রতি অত্যধিক হারে শেয়ারদর বাড়ার পেছনে কোনো সংবেদনশীল তথ্য নেই এসিআই ফরমুলেশনের। দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে ডিএসইর পাঠানো নোটিসের পরিপ্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছেদুই কার্যদিবসের সংশোধন ব্যতীত গত ১১ কার্যদিবসে এসিআই ফরমুলেশনের দাম বেড়েছে ২১ দশমিক ৭৩ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6725.csv b/Bangla_fin_news_articles/6725.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ee695f6171d142d47fa360b16c5d5e3ba85165b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6725.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6725,গ্রামীণফোনের রাজস্ব আয় ও গ্রাহক বৃদ্ধি,2015-02-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গ্রামীণফোন লিমিটেড ২০১৪ সালে ১০ হাজার ২৭০ কোটি টাকা রাজস্ব আয় করেছে। নতুন ৪৪ লাখ গ্রাহক যোগ হয়ে মোট গ্রাহক এখন ৫ কোটি ৫০ লাখ। কোম্পানির মার্কেট শেয়ার ১.৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৪২.৮ শতাংশ হয়েছে। ২০১৪ সালের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে সোমবার সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে এসব বিষয় তুলে ধরেন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও রাজিব শেঠি। তিনি বলেন ট্যাকস দেয়ার পর কোম্পানির নিট মুনাফা ১৯.৩ শতাংশ মার্জিনসহ ১৯৮০ কোটি টাকা এবং ইপিএস ১৪.৬৭ টাকা। থ্রিজি নেটওয়ার্ক স্থাপনে এবং টুজি নেটওয়ার্কের ধারণক্ষমতা ও সক্ষমতা উন্নয়নে বিনিয়োগ ১ হাজার ৫২০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধনের ৬৫ শতাংশ চূড়ান্ত মূনাফা ঘোষণা করেছে কোম্পানি। রাজিব শেঠি আরো বলেন ২০১৩ সালে ৫ কোটি গ্রাহক এবং ১০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয়ের ঐতিহাসিক মাইল ফলক অতিক্রম করেছে গ্রামীণফোন। ২০১৪ সালে দেশের শীর্ষ মোবাইল অপারেটর হিসেবে আমাদের অবস্থান আরও দৃঢ় হয়েছে এবং আমরা ২০১৫তে আরো ভালো করার লক্ষ্য স্থির করেছি। গ্রামীণফোন ২০১৪ সালে ১০ হাজার ২৭০ কোটি টাকা রাজস্ব আয় করেছে যা পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় ৬.৩ শতাংশ বেশি। পূর্বের বছরের তুলনায় সেবা থেকে অর্জিত রাজস্ব বেড়েছে ৫.৯ শতাংশ এবং গ্রাহকদের ব্যবহার্য ডিভাইস এবং অন্যান্য রাজস্ব বেড়েছে ১৪.১ শতাংশ। সেবা থেকে রাজস্ব আয় প্রবৃদ্ধি প্রধানত ডাটা ও মূল্য সংযোজিত সেবা থেকে এসেছে। তবে আন্তর্জাতিক কল টার্মিনেশন রেট কমে যাওয়ায় রাজস্ব আয় কিছুটা বাধার সম্মুখীন হয়। রাজিব শেঠি আরও বলেন গত বছর গ্রামীণফোনে নতুন গ্রাহক যোগ হয়েছে ৪৪ লাখ। যার ফলে বছর শেষে গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ কোটি ৫০ লাখে। জাতীয় গ্রাহক প্রবৃদ্ধি ৫.৮ শতাংশ হলেও গ্রামীণফোনের প্রবৃদ্ধি ছিল ৯.৩ শতাংশ। ফলে কোম্পানির মার্কেট শেয়ার ১.৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে এখন দাঁড়িয়েছে ৪২.৮ শতাংশে। গত ৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গ্রামীণফোন লিঃ এর পরিচালকমণ্ডলী ২০১৪ সালের জন্য পরিশোধিত মূলধনের ৬৫ শতাংশ প্রতিটি ১০ টাকার শেয়ারের জন্য ৬.৫ টাকা চূড়ান্ত নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6726.csv b/Bangla_fin_news_articles/6726.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..61488099b7b2cdc80c8ccd88529f6a6342ff3dc8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6726.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6726,টানা পাঁচ কর্মদিবস ডিএসইর সূচক বেড়েছে,2015-02-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রায় এক মাস ধরে দফায় দফায় দরপতনে পুঁজিবাজারের সূচক ব্যাপক কমে যাওয়ার পর গত পাঁচ কর্মদিবসে কিছুটা বেড়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে বিনিয়োগকারীরা আস্থা পাচ্ছেন না। এ কারণে বাজারে বিনিয়োগ কমে গেছে। অধিক দরপতনের ফলে অনেক শেয়ারের দর তলানীতে নেমে এসেছে। এজন্য কয়েকটি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী বিনিয়োগে অংশ নিচ্ছে। ফলে ফের সূচক বাড়ছে। এ অবস্থায় রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল হলে বাজারও ঘুরে দাঁড়াবে। গত ৫ কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ৯৪ পয়েন্ট বেড়েছে। এদিকে তালিকাভুক্তির পর দর বাড়তে থাকলেও সোমবার দরপতনের শীর্ষে চলে এসেছে ইফাদ অটোস লিমিটেড। এদিন কোম্পানিটির শেয়ারদর ৯ টাকা ৯০ পয়সা কমেছে। এ কোম্পানির ৪৪ লাখ ৪৫ হাজার ৯৩৫টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ছিল ২৮ কোটি ৪৭ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। ডিএসই জানিয়েছে টেলিযোগাযোগ খাতের গ্রামীণফোনের পরিচালনা পর্ষদ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৬৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর আগে কোম্পানিটি ৯৫ শতাংশ নগদ অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ দিয়েছে। সব মিলে সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানির লভ্যাংশের পরিমাণ দাড়িয়েছে ১৬০ শতাংশ নগদ। সমাপ্ত অর্থবছরে আর্থিক কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ১৪ দশমিক ৬৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ এনএভি হয়েছে ২৩ দশমিক ২৩ টাকা। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১০ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭১২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৬৮ কোটি ১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৬ কোটি ৯১ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৪টির কমেছে ১৩৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৪২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৩ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০২টির কমেছে ৯১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে গতকাল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫১ দশমিক ৬৯ শতাংশ বা ১৩৩ কোটি ১৩ লাখ টাকা হয়েছে তিন খাতের কোম্পানি ঘিরে। খাতগুলো হচ্ছে প্রকৌশল ওষুধ ও রসায়ন এবং বিদ্যুত্ ও জ্বালানী খাত। আগের দিন এই তিন খাতের লেনদেন ছিল ৪১ দশমিক ১ শতাংশ বা ৮৭ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। এক দিনের ব্যবধানে এ খাতগুলোর লেনদেন বেড়েছে গড়ে ১০ দশমিক ৬৮ শতাংশ বা ৪৫ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6727.csv b/Bangla_fin_news_articles/6727.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..52e7847d8389bda12e7ab4532c3c4b0dbd15ffb5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6727.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6727,৩০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক,2015-02-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দারিদ্র্য দূরীকরণের কাজে ৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ সহায়তা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। এর মাধ্যমে ইনকাম সাপোর্ট প্রোগ্রাম ফর দ্য পুওরেস্ট আইএসপিপি প্রকল্পের আওতায় ৬ লাখ দুস্থ নারী নগদ অর্থ সহায়তা পাবে। ঢাকা ও রংপুর বিভাগের ৭টি জেলার ৪২টি উপজেলার ৪৪৩টি ইউনিয়নের ৬ লাখ দুস্থ নারীকে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে একটি ঋণচুক্তি হয়েছে। সোমবার বিকেলে রাজধানীর শেরেইবাংলা নগরে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের এনইসি২ সম্মেলন কক্ষে এ চুক্তি সই করা হয়। বাংলাদেশের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন এবং বিশ্বব্যাংকের পক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর জোহানেস জাট ঋণচুক্তিতে সই করেন। মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন ঋণের ওপর বিশ্বব্যাংককে ৬ বছরের গ্রেস পিরিয়ড়সহ ৩৮ বছরে বার্ষিক দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে সার্ভিজ চার্জ দিতে হবে। প্রকল্পটি স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকারের আওতায় চলতি বছরের এপ্রিল থেকে ২০২০ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন প্রকল্পটির আওতায় দরিদ্র অন্তঃসত্ত্বা মায়েদের গর্ভকালীন সময়ে মোট ৪ বার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো হবে। এসব পরীক্ষার জন্য ২০০ টাকা করে মোট ৮০০ টাকা নগদ দেয়া হবে। এছাড়া অন্তঃসত্ত্বা মায়েরা প্রতিমাসে অনুষ্ঠিত শিশু পুষ্টি ও উন্নত শিক্ষা সংক্রান্ত কর্মশালায় অংশগ্রহণ করলে প্রতিমাসে ৫০০ টাকা করে দেয়া হবে। এছাড়াও ২৪ মাস বয়সী পর্যন্ত দরিদ্র শিশুদের মাসে একবার শরীর বৃদ্ধির পরিস্থিতি পরীক্ষা করলে নগদ ৫০০ টাকা দেয়া হবে। ২৫ থেকে ৬০ মাস বয়সী শিশুদের তিন মাসে একবার শরীর বৃদ্ধির পরীক্ষা করলে নগদ ১০০০ টাকা দেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6728.csv b/Bangla_fin_news_articles/6728.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3dee2169325bbd60acbeaab6dde96e50be557408 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6728.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6728,পতাকা হাতে রাস্তায় ব্যবসায়ীরা,2015-02-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ বলেছেন দেশের চলমান রাজনৈতিক সহিংসতায় ব্যবসায়ীদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য অনতিবিলম্বে উদ্যোগ গ্রহণ করুন। এ অবস্থা চলতে থাকলে আইন করে হরতাল ও অবরোধ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করে দিতে হবে। সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রতিবাদে সারাদেশে জাতীয় পতাকা নিয়ে প্রতীকী অবস্থান কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন। গতকাল রবিবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর মতিঝিলে এফবিসিসিআই ভবনের সামনে এফবিসিসিআই এমসিসিআই ডিসিসিআইসহ বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশন ও ব্যবসায়ী সংগঠন অবস্থান কর্মসূচি পালন করে। এ সময় এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি সালমান এফ রহমান ইউসুফ আব্দুলাহ হারুন মীর নাসির হোসেন আনিসুল হক এ কে আজাদ মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির এমসিসিআই সাবেক সভাপতি রোকেয়া আফজাল বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিজিএমইএ সভাপতি মো. আতিকুল ইসলাম ঢাকা চেম্বারের সভাপতি হোসেন খালেদসহ দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা অবস্থান কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন। কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ লিখিত বক্তব্যে বলেন আমাদের সম্ভাবনাময় অর্থনীতি আজ সংকটাপন্ন। বিরাজমান হিংসাত্মক ও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম নিরসনের জন্য সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক রীতিনীতি অনুসরণ করা বাঞ্ছনীয়। এজন্য দেশব্যাপী সহিংসতা ও জ্বালাওপোড়াও বন্ধ করে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে। চলমান হরতালঅবরোধে বিভিন্ন ব্যবসায়িক খাতে এ পর্যন্ত ৭৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে উল্লেখ করে এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ বলেন পোশাক খাতে ক্ষতি হয়েছে ৩০ হাজার কোটি টাকা। এছাড়া খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়িক খাতে ১৫ হাজার কোটি টাকা কৃষি ও পোলট্রি শিল্পে ৯ হাজার ৫১৮ কোটি পরিবহন খাতে ৯ হাজার ৫০০ কোটি আবাসন খাতে ৭ হাজার ৭৫০ কোটি পর্যটনে ৬ হাজার ৫০০ কোটি উত্পাদন খাতে ৪ হাজার কোটি এবং হিমায়িত পণ্য খাতে ২৫০ কোটি টাকা। এভাবে চলতে থাকলে দেশের অর্থনীতি সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে। চলমান সহিংসতামূলক কর্মসূচিতে দৈনিক ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকার অর্থনৈতিক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন এফবিসিসিআই সভাপতি। তিনি বলেন ৫ জানুয়ারি থেকে টানা ৩৩ দিনের হরতালঅবরোধের কারণে ৮৭ জন নিরীহ মানুষ অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেছেন। ২০০ জন বিভিন্ন হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন। এক হাজার গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও ৪ হাজার গাড়ি ভাংচুর হয়েছে। তিনি আরো বলেন বছরের শুরু থেকেই বিরামহীন অবরোধ ও হরতালে দেশের কৃষক উত্পাদক ব্যবসায়ী ও রপ্তানিকারকরাই বেশি ক্ষতির শিকার হচ্ছেন। পরিবহন চলাচল বাধাগ্রস্ত হওয়ায় শুধু যাত্রীদেরই ভোগান্তি হচ্ছে না এর বিরূপ প্রভাব পড়ছে উত্পাদন এবং পণ্য পরিবহন সাপ্লাই চেইন ব্যবস্থায়। পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে যার প্রভাব পণ্যমূল্যের উপর পড়ছে। এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ বলেন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বেসরকারি খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। অস্থিতিশীলতার কারণে যদি বেসরকারি খাতের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হয় তাহলে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রেও মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বিরাজমান ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি শিক্ষার্থী অভিভাবকদের চরমভাবে নিরাপত্তাহীনতায় ফেলে দিয়েছে। শিক্ষা জীবনকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়া কোনভাবেই কাম্য নয়। অবস্থান কর্মসূচিতে বিজিএমইএ সভাপতি মো. আতিকুল ইসলাম বলেন বর্তমানে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে ক্রেতারা আসতে অনাগ্রহ প্রকাশ করছেন। অনেকেই এখান থেকে ফিরে যাচ্ছেন। এখানে অর্ডার না দিয়ে অন্য দেশে চলে যাচ্ছেন। অনেক কারখানায় কাজ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। বিজিএমএইএ সভাপতি বলেন ১১ ফেব্রুয়ারি বিজিএমইএ ও বিকেএমইএসহ রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনগুলোর একটি বিশেষ সাধারণ সভা ইজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এর মাধ্যমে আমাদের পক্ষ থেকে কিছু সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এদিকে প্রতীকী অবস্থান কর্মসূচির আওতায় বিজিএমইএ ভবনের সামনেও গার্মেন্ট ব্যবসায়ীরা পতাকা হাতে অবস্থান নেন। এ সময় তারা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা বন্ধে উভয় দলকে সমঝোতামূলক রাজনীতি করার আহ্বান জানান। বিজিএমইএর কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে দেশজুড়ে নাশকতার প্রতিবাদে ও গার্মেন্টস শিল্প রক্ষায় সাভারের আশুলিয়ায় সাদা পতাকা হাতে নিয়ে মানববন্ধন করেছে কয়েক হাজার গার্মেন্টস শ্রমিক। গতকাল রবিবার দুপুরে কলমাআশুলিয়া সড়কের খেজুরবাগান এলাকায় রেডিয়্যান্স গার্মেন্টসের সামনে কর্মকর্তা ও শ্রমিকরা এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে। চট্টগ্রাম অফিস জানায় হরতাল অবরোধের নামে নাশকতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে নগরীতে জাতীয় পতাকা হাতে মানববন্ধন করেছেন ব্যবসায়ীরা। গতকাল দুপুরে এফবিসিসিআইয়ের আহ্বানে নগরীর কয়েকটি স্থানে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। দুপুর ১২টায় নগরীর আগ্রাবাদ এলাকায় চেম্বার ভবনের সামনে ১৫ মিনিটের মানববন্ধনের আয়োজন করে চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি। সবার ওপরে দেশ দেশ বাঁচাও অর্থনীতি বাঁচাও শীর্ষক অবস্থান কর্মসূচিতে এফবিসিসিআই বিজিএমইএ বিকেএমইএ বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যাসোসিয়েশন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন চট্টগ্রাম উইম্যান চেম্বার শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতিসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন অংশ নেয়। সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন দেশ ও দেশের অর্থনীতি বিধ্বংসী কর্মকাণ্ড দেশের সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ী সমাজ মেনে নেবে না। দেশ ও মানুষকে ধ্বংস করার কর্মসূচি সুস্থ রাজনীতি হতে পারে না। পুড়িয়ে মানুষ হত্যা আর পণ্যবাহী গাড়ি জ্বালিয়ে দেয়ার রাজনীতিকে আমরা সমর্থন দিতে পারি না। এফবিসিসিআই পরিচালক এমএ সালাম ব্যবসায়ীরা দেশের অর্থনীতিতে রক্ত সঞ্চালন করেন এমন মন্তব্য উল্লেখ করে বলেন ব্যবসায়ীরা না বাঁচলে দেশের অর্থনীতিও ধ্বংস হয়ে যাবে। কর্মসূচির সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে বিজিএমইএ পরিচালক অঞ্জন শেখর দাশ বারভিডার সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল হক চট্টগ্রাম চেম্বার সহসভাপতি সৈয়দ জামাল উইম্যান চেম্বার সহসভাপতি আইভি হাসান সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি একেএম আকতার হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। অবরোধের নামে নাশকতার প্রতিবাদে নগরীর বিভিন্ন মার্কেটের সামনেও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। একই সময়ে শেখ মুজিব রোডে বারভিডার উদ্যোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। রাজশাহী অফিস জানায় সবার ওপরে দেশ দেশ বাঁচাও অর্থনীতি বাঁচাও স্লোগানে বিরাজমান সংকটময় পরিস্থিতি থেকে দেশকে উত্তরণের দাবিতে এফবিসিসিআইয়ের আহ্বানে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে নগরীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নেতৃবৃন্দ। রবিবার দুপুর ১২টায় চেম্বার ভবনের সামনের সড়কে জাতীয় পতাকা হাতে চেম্বার সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির নেতৃত্বে এই কর্মসূচি পালিত হয়। এছাড়া নগরীর বিসিক শিল্প এলাকা সাহেব বাজার জিরোপয়েন্ট লক্ষ্মীপুর ও তালাইমারি নিউমার্কেটসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে জাতীয় পতাকা হাতে ব্যবসায়ীরা দুপুর ১২টা থেকে ১৫ মিনিট এ কর্মসূচি পালন করেন। সিলেট অফিস জানায় পতাকা হাতে সিলেটে এবার মাঠে নামলেন ব্যবসায়ীরা। এদিকে সবার উপরে দেশ দেশ বাঁচাওঅর্থনীতি বাঁচাও এ শ্লোগান নিয়ে ও জাতীয় পতাকা হাতে সিলেটে এবার মাঠে নামলেন ব্যবসায়ীরা। দেশের চলমান অস্থিতিশীলতা নিরসন ও ব্যবসাবাণিজ্যের মন্দাভাব থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে দি সিলেট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির উদ্যোগে মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়। রবিবার বেলা ১২টার দিকে নগরীর জেল রোডে চেম্বার ভবনের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে সিলেটের সকল মার্কেট ও ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6729.csv b/Bangla_fin_news_articles/6729.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e176a22df7ae181df9ca2d7ed0b4adb635f32f70 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6729.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6729,রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় পুঁজিবাজারে লেনদেন কম,2015-02-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় পুঁজিবাজারের লেনদেনের উপর তীব্র নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। গত প্রায় এক মাস ধরে বাজারের সূচক কমার পর গত চার কর্মদিবস ধরে সূচক বাড়লেও লেনদেনে কোনো উন্নতি নেই। প্রায় এক মাস ধরেই বাজারে লেনদেন হচ্ছে ২০০ থেকে ৩০০ কোটি টাকার মধ্যে। রবিবারও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন আগের দিনের তুলনায় প্রায় ১৫ শতাংশ কমেছে। তথ্যে দেখা গেছে রবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৬ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭০১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৪৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২২১ কোটি ৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪০ কোটি ৩৭ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৮টির কমেছে ১২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৪৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ৪২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৪ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৯টির কমেছে ৮১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে সাম্প্রতিক সময়ের টানা দরপতনের ফলে অনেক শেয়ারের দাম কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা শেয়ারগুলো কিনছেন। এ জন্য সূচক কিছুটা বাড়ছে। তবে লেনদেনের ক্ষেত্রে নতুন তালিকাভুক্ত ইফাদ অটোসের প্রভাবই বেশি। দাম বাড়ার ক্ষেত্রেও কোম্পানিটি এগিয়ে রয়েছে। এ ছাড়া লাফার্জ সুরমা সিমেন্টও লেনদেনের ক্ষেত্রে শীর্ষ কোম্পানিগুলোর মধ্যে অবস্থান করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6730.csv b/Bangla_fin_news_articles/6730.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a843e5814c038499b681b3c71c1f710eec80edc3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6730.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6730,ব্যবসায়িক খাতে ক্ষতি ৭৫ হাজার কোটি টাকা এফবিসিসিআই,2015-02-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ বলেছেন দেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় ব্যবসায়ীদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য অনতিবিলম্বে উদ্যোগ গ্রহণ করুন। এ অবস্থা চলতে থাকলে অবিলম্বে আইন করে হরতাল ও অবরোধ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করে দিতে হবে। সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রতিবাদে সারাদেশে জাতীয় পতাকা নিয়ে প্রতীকী অবস্থান কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন। রবিবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর মতিঝিলে এফবিসিসিআই ভবনের সামনে এফবিসিসিআই এমসিসিআিই ডিসিসিআইসহ বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশন ও ব্যবসায়ী সংগঠন অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে। এ সময় এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি সালমান এফ রহমান ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন মীর নাসির হোসেন আনিসুল হক এ কে আজাদ মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির এমসিসিআই সাবেক সভাপতি রোকেয়া আফজাল বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিজিএমইএ সভাপতি মো. আতিকুল ইসলাম ঢাকা চেম্বারের সভাপতি হোসেন খালেদসহ দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা অবস্থান কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন। কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ লিখিত বক্তব্যে বলেন আমাদের সম্ভাবনাময় অর্থনীতি আজ সংকটাপন্ন। বিরাজমান হিংসাত্মক ও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম নিরসনের জন্য সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক রীতিনীতি অনুসরণ করা বাঞ্চনীয়। এজন্য দেশব্যাপী সহিংসতা ও জ্বালাও পোড়াও বন্ধ করে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে। চলমান হরতালঅবরোধে বিভিন্ন ব্যবসায়িক খাতে এ পর্যন্ত ৭৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে উল্লেখ করে এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ বলেন পোশাক খাতে ক্ষতি হয়েছে ৩০ হাজার কোটি টাকা। এছাড়া খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়িক খাতে ১৫ হাজার কোটি টাকা কৃষি ও পোল্ট্রি শিল্পে ৯ হাজার ৫১৮ কোটি পরিবহন খাতে ৯ হাজার ৫০০ কোটি আবাসন খাতে ৭ হাজার ৭৫০ কোটি পর্যটনে ৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা উৎপাদন খাতে ৪ হাজার কোটি টাকা এবং হিমায়িত পণ্য খাতে ২৫০ কোটি টাকা। এভাবে চলতে থাকলে দেশের অর্থনীতি সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে। চলমান সহিংসতামূলক কর্মসূচিতে দৈনিক ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকার অর্থনৈতিক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন এফবিসিসিআই সভাপতি। কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ বলেন ৫ জানুয়ারি থেকে টানা ৩৩ দিনের রাজনৈতিক কর্মসূচির কারণে ৮৭ জন নিরীহ মানুষ অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেছেন। ২০০ জন বিভিন্ন হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন। এক হাজার গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও ৪ হাজার গাড়ি ভাংচুর হয়েছে। তিনি আরও বলেন বছরের শুরু থেকেই বিরামহীন অবরোধ ও হরতালে দেশের কৃষক উৎপাদক ব্যবসায়ী ও রপ্তানীকারকরাই বেশি ক্ষতির শিকার হচ্ছেন। পরিবহন চলাচল বাধাগ্রস্ত হওয়ায় শুধু যাত্রীদেরই ভোগান্তি হচ্ছে না এর বিরূপ প্রভাব পড়ছে উৎপাদন এবং পণ্য পরিবহন সাপ্লাই চেইন ব্যবস্থায়। পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে যার প্রভাব পণ্যমূল্যের উপর পড়ছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্প পুঁজিহারা হচ্ছে। এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ বলেন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বেসরকারি খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। প্রতি বছরই দেশে প্রায় ৩০ লাখ লোক কর্মবাজারে আসছে যার বেশিরভাগই যোগান দিচ্ছে বেসরকারি খাত। অস্থিতিশীলতার কারণে যদি বেসরকারি খাতের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হয় তাহলে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রেও মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং ফলশ্রুতিতে দেশে মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি করবে। চলমান পরিস্থিতি অন্যান্য খাতের সাথে শিক্ষা ব্যবস্থাকেও ভীষণভাবে ব্যাহত করছে। বিরাজমান ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি শিক্ষার্থী অভিভাবকদের চরমভাবে নিরাপত্তাহীনতায় ফেলে দিয়েছে। হরতাল বা অবরোধ কর্মসূচির কারণে শিক্ষা জীবনকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়া কোনভাবেই কাম্য নয়। বাংলাদেশকে মধ্য আয়ের দেশ হিসেবে উন্নীত হতে হলে রাজনৈতিক দলগুলোকে অবশ্যই সংঘাত ও নেতিবাচক কর্মসূচি বিশেষ করে হরতাল অবরোধ ও সহিংসতা কর্মসূচি পরিহার করা জরুরি। অবস্থান কর্মসূচিতে বিজিএমইএ সভাপতি মো. আতিকুল ইসলাম বলেন বর্তমানে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে ক্রেতারা আসতে অনাগ্রহ প্রকাশ করছেন। অনেকেই এখান থেকে ফিরে যাচ্ছেন। এখানে অর্ডার না দিয়ে অন্যদেশে চলে যাচ্ছেন। অনেক কারখানায় কাজ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এ ধরনের পরিস্থিতি চলতে থাকলে দেশের রপ্তানি খাত ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তিনি আরও বলেন রাজনৈতিক যে ধরনের পরিবেশ দেখা যাচ্ছে তাতে শুভ লক্ষণ নেই। এ ধরনের পরিস্থিতি থেকে ফিরে আসতে হবে। বিজিএমইএ সভাপতি বলেন ১১ ফেব্রুয়ারি বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ সহ রপ্তানীকারক অ্যাসোসিয়েশনগুলোর একটি বিশেষ সাধারণ সভা ইজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এর মাধ্যমে আমাদের পক্ষ থেকে কিছু সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এদিকে প্রতীকী অবস্থান কর্মসূচির আওতায় বিজিএমইএ ভবনের সামনেও গার্মেন্ট ব্যবসায়ীরা পতাকা হাতে অবস্থান নেন। এ সময় তারা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা বন্ধে উভয় দলকে সমঝোতামূলক রাজনীতি করার আহ্বান জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6731.csv b/Bangla_fin_news_articles/6731.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2225f5eaffc4e5adb4e80d90e907268f81ea8f21 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6731.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6731,সিএনজি খাতে প্রতিদিন গড় ক্ষতি ১০ কোটি টাকা,2015-02-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের অস্থির রাজনীতির অবসান ও পরিবেশ বান্ধব সিএনজি খাত রক্ষার দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ সিএনজি ফিলিং স্টেশন অ্যান্ড কনভারসন ওয়ার্কশপ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বলেছেন দেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতায় সিএনজি ফিলিং স্টেশনগুলোর বিক্রি ৮০ শতাংশ কমেছে। এতে ব্যবসায়ীদের প্রতিদিন গড়ে ১০ কোটি টাকার লোকসান গুনতে হচ্ছে। মানবেতর জীবন যাপন করছে সিএনজি ব্যবসায়ীরা। সংগঠনের নেতারা রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনার মাধ্যমে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার সমাধানের জন্য উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানান। শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি ডিআরইউ মিলনায়তনে সংগঠনটি অস্থির রাজনৈতিক অবস্থার অবসান চাই শীর্ষক এক সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করে। সাংবাদিক সম্মেলনে মূল বক্তব্য তুলে ধরেন সংগঠনের আহ্বায়ক মাসুদ খান। তিনি বলেন দেশে ৫৯০টি সিএনজি স্টেশন আছে এগুলোতে বিনিয়োগ প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা। এর দুই হাজার কোটি টাকাই ব্যাংক ঋণ। কিন্তু অবরোধের মধ্যে প্রতিদিন সিএনজি স্টেশনগুলোর প্রায় ১০ কোটি টাকা ক্ষতি হচ্ছে। তিনি আরও বলেন সিএনজির ওপর দুই লাখেরও বেশী পরিবার নির্ভরশীল। তারা সবাই অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। ব্যবসা না থাকায় শ্রমিককর্মচারীদের বেতনভাতা পরিশোধ অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এতে ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি দেশ ও অর্থনীতি চরম ক্ষতির শিকার হচ্ছে। সিএনজি স্টেশনগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানান তিনি। এ সময় সংগঠনের পক্ষ থেকে বেশ কিছু দাবিও তুলে ধরা হয়। এগুলো হচ্ছে ব্যাংক ঋণ মওকুফ করে পুনঃতফসিল করা ঋণখেলাপি স্টেশনগুলোকে বিনা সুদে কিস্তিতে ঋণ পরিশোধের ব্যবস্থা করা সিএনজি স্টেশনগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ। এসময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির যুগ্ম আহ্বায়ক রাজীব আহমেদ আক্তার হোসেন ফরমান সদস্য সচিব নজরুল ইসলাম আলমগীর খান ও শফিউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6732.csv b/Bangla_fin_news_articles/6732.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ba1fe8553e9f991fbb259b8c6bd747694ee8a10 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6732.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6732,রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় আক্রান্ত পুঁজিবাজার,2015-02-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সাম্প্রতিক সময়ে দেশজুড়ে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় পুঁজিবাজার ভালোভাবেই আক্রান্ত হয়েছে। গত সপ্তাহের পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে তিন কর্মদিবস সূচক বাড়লেও তা আশাব্যঞ্জক নয়। উপরন্তু যে দুই দিন দরপতন হয়েছে তার গভীরতাই তুলনামূলক বেশি। তাই সপ্তাহ শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ৩৯ পয়েন্ট। ডিএস৩০ সূচক কমেছে ১৫ পয়েন্ট। আর লেনদেন কমেছে প্রায় দেড় শতাংশ। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনরাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমে যাচ্ছেএ জন্য বাজারে দরপতন হচ্ছে। তবে শেয়ারদর কমতে কমতে তলানিতে নেমে আসায় সপ্তাহের শেষ দিকে কিছুটা শেয়ার কেনার আগ্রহ দেখা গেছে। এ জন্য তিন দিন সূচক কিছুটা বেড়েছে। তবে এখনো লেনদেন খুবই কম। তথ্যে দেখা গেছেসপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৭১ কোটি ৪১ লাখ ৮ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৮৫ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। অর্থাত্ গত সপ্তাহে ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন কমেছে ১৩ কোটি ৮১ লাখ ৪ হাজার টাকা। আগের সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন কমেছিল ২০৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। সপ্তাহজুড়ে লেনদেন হওয়া ৩২০টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯৪টির কমেছে ২০৪টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টির এবং লেনদেন হয়নি ১টি কোম্পানির শেয়ারের। গত সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৪৮ কোটি ১১ লাখ ১৭ হাজার টাকা। গত সপ্তাহে ডিএসইর লেনদেনের ৭৮ দশমিক ৬৮ শতাংশ হয়েছে এ ক্যাটাগরির শেয়ার ঘিরে। আর বি ক্যাটাগরিতে ৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ এবং এন ক্যাটাগরির কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ১২ দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং জেড ক্যাটাগরির ৪.৭১ শতাংশ। গত সপ্তাহে অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সাধারণ মূল্যসূচক কমেছে ২৯ পয়েন্ট। আগের সপ্তাহ শেষে সিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক কমেছিল ১৮৮ পয়েন্ট। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৭১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৫টির কমেছে ১৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারদর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6733.csv b/Bangla_fin_news_articles/6733.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..598b4e80f9c53fec0b28b675660654d8da8cc23c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6733.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6733,সহিংসতা বন্ধের দাবি পোশাক শ্রমিক সংগঠনের,2015-02-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলমান সহিংসতা বন্ধের দাবি জানিয়েছে গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র নামে একটি সংগঠন। শুক্রবার সংগঠনটি রাজধানীর পল্টনে মিছিলপূর্ব সমাবেশে এ দাবি জানান সংগঠনের নেতারা। এ সময় বলা হয় দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতালিপ্সুরা ক্ষমতার দ্বন্দ্বকে চরমভাবে সংঘাতমুখী করেছে। এর কারনে পেট্রোল বোমায় সাধারণ মানুষ ক্ষতির শিকার হচ্ছে। সেই সঙ্গে শিল্প ও জাতীয় অর্থনীতি হুমকির মুখে পড়েছে। এ সব কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে গার্মেন্টস শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানানো হয়। এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি সাদেকুর রহমান শামীম কেন্দ্রীয় নেতা সিরাজুল ইসলাম জালাল হাওলাদার ও মঞ্জুর মইন প্রমুখ। পরে একটি মিছিল মুক্তি ভবন থেকে শুরু হয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6734.csv b/Bangla_fin_news_articles/6734.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..362478812dd81adb313c85378a4ac5367d4b6f7e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6734.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6734,গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাবের উপর গণশুনানি শেষ,2015-02-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেষ হলো গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাবের উপর গণশুনানি। বৃহস্পতিবার গণশুনানির শেষ দিনে জালালাবাদ গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম লিমিটেড জেজিটিডিএসএল ও সুন্দরবন গ্যাস কোম্পানির প্রস্তাবিত দামের উপর শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানিতে আবাসিকসহ অন্যান্য খাতে গ্যাসের দাম ৪০ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে জালালাবাদ গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম লিমিটেডের জেজিটিডিএসএল। তবে জালালাবাদ এর প্রস্তাব পর্যালোচনা করে বিইআরসি কারিগরি কমিটি বলেছে সঞ্চালন খরচ যদি প্রতি ঘনমিটারে ১৩ পয়সা বাড়ানো হয় তবে চার দশমিক ৯৮ শতাংশ গ্যাসের দাম বাড়ানো প্রয়োজন হবে। প্রতি ঘনমিটার ৩৪ পয়সা থাকলেই ২০১৪১৫ অর্থবছরে আয় হবে। বর্তমানে প্রতি ঘনমিটার গ্যাস বিতরণ করে জেজিটিডিএসএল ৭৫ পয়সা লাভ করছে। এরমধ্যে ৩৭ পয়সা লাভ হয় বিতরণ থেকে আর বাকী ৩৮ পয়সা লাভ হয় পরিচালনা সুদ ও অন্য আয় থেকে। রাজধানীর কাওরানবাজারস্থ বিইআরসির কার্যালয়ে গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাবের ওপর সকালে এ গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়। বিইআরসি চেয়ারম্যান এ আর খান সদস্য ড. সেলিম মাহমুদ প্রকৌশলী দেলোয়ার হোসেন রহমান মুরশেদ ও মাকসুদুল হক শুনানি পরিচালনা করেন। শুনানিতে জালালাবাদ তাদের প্রস্তাবে অন্যান্য গ্যাস কোম্পানির মতো একই হারে গড়ে ৪০ শতাংশ ৫.২৪ থেকে ১২২.২২ শতাংশ দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব দিয়েছে। আবাসিক খাতে দুই চুলার ডাবল বার্নার বর্তমান দাম ৪৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার টাকা এবং এক চুলা সিঙ্গেল বার্নার ৪০০ টাকা থেকে ৮৫০ টাকা করার প্রস্তাব করে। এছাড়া ক্যাপটিভ বিদ্যুত্ উত্পাদনের ক্ষেত্রে এক হাজার ঘনফুট গ্যাসের বর্তমান দাম ১১৮ টাকা ২৬ পয়সা থেকে ২৪০ টাকা করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। প্রতি হাজার ঘনফুট সিএনজির বর্তমান দাম ৮৪৯ টাকা ৫০ পয়সা থেকে এক হাজার ১৩২ টাকা ৬৭ পয়সা এবং সার কারখানায় ৭২ টাকা ৯২ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৮০ টাকা করার কথা বলা হয়েছে। আবাসিক সংযোগে মিটারের ক্ষেত্রে প্রতি হাজার ঘনফুট গ্যাসের জন্য ১৪৬ টাকা ২৫ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ২৩৫ টাকার প্রস্তাব রয়েছে। বিদ্যুেকন্দ্রে প্রতি হাজার মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের জন্য ৭৯ টাকা ৮২ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৮৪ টাকা বাণিজ্যিক গ্রাহকদের ক্ষেত্রে ২৬৮ টাকা ৯ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৩৫০ টাকা শিল্প গ্রাহকদের জন্য ১৬৫ টাকা ৯১ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ২২০ টাকা চা বাগানের ক্ষেত্রে ১৬৫ টাকা ৯১ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ২০০ টাকা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বিকেলে অনুষ্ঠিত হয় সুন্দরবন গ্যাস কোম্পানির প্রস্তাবিত দামের উপর। শুনানিতে বলা হয় গ্যাস বিদ্যুতের দাম না বাড়িয়ে গ্রাহকদের বৈষম্য কমিয়ে আনতে হবে। বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমার সুফল গ্রাহককে না দিতে পারলেও গ্যাস বিদ্যুতের দাম না বাড়িয়ে মানুষেকে সেই সুফল দেয়া যেতে পারে। সুন্দরবনের এর প্রস্তাব পর্যালোচনা করে বিইআরসি কারিগরি কমিটি বলেছে সুন্দরবন গ্যাস কোম্পানির গ্রাহক কম এবং এখনও পুরোপুরি কার্যক্রম শুরু হয়নি বলে এখন শুধু পরিচালনা খরচ হচ্ছে। বর্তমানে যে দাম ধরা আছে তাতে ভবিষ্যতে লাভ হবে। চলতি অর্থবছরে প্রতি ঘনমিটারে খরচ হচ্ছে ৮৮ পয়সা। কিন্তু গ্রাহক ও কার্যক্রম বাড়লে ২০১৫১৬ অর্থবছরে এই খরচ কমে হবে ৩৩ পয়সা। তখন লাভ না হলেও লোকসান হবে না। গণশুনানি শেষে বিইআরসি চেয়ারম্যান এ আর খান বলেন সকল বিষয় বিচার বিবেচনা করে স্বচ্ছতার সাথে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। সিদ্ধান্ত নিতে ভোক্তাদের স্বার্থ সংরক্ষণ করা হবে। ক্যাব এর উপদেষ্টা অধ্যাপক শামসুল আলম বলেন বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গ্যাস বিদ্যুতের দাম বাড়ালে সরকার আরও বেকায়দায় পড়বে। উল্লেখ্য গ্যাসের দাম বৃদ্ধির বিষয়ে গত সোমবার থেকে গণশুনানি শুরু হয়। আজ চারদিনব্যাপী এ গণশুনানি শেষ হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6735.csv b/Bangla_fin_news_articles/6735.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3b93037897f12fd50c42fd6068065fe2571acec8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6735.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6735,উদীয়মান চ্যালেঞ্জ অনেক বড় আকবর আলী খান,2015-02-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. আকবর আলী খান বলেছেন গত চার দশকে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে উন্নতির দিকটা যেমন বড় উদীয়মান চ্যালেঞ্জের দিকটাও বড়। দেশকে এগিয়ে নিতে হবে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর মহাখালীস্থ ব্র্যাক সেন্টারে দুটি বইয়ের প্রকাশনা উত্সবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালকের উপদেষ্টা ড. মাহবুব হোসেন এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুল বায়েস বই দুটি যৌথভাবে লিখেছেন। বই দুটি হলো বিশ গেরামের গল্প ও লিডিং ইস্যুজ ইন রুরাল ডেভেলপমেন্টবাংলাদেশ পারসপেক্টিভ। ব্র্যাকের অন্তর্বর্তীকালীন নির্বাহী পরিচালক ড. আহমদ মোশতাক রাজা চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. সৈয়দ সাদ আন্দালিব। বই দুটি সম্পর্কে আলোচনা করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এস এম নূরুল আলম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এম এম আকাশ ও এম. আবু ইউসুফ। আকবর আলী খান বলেন দুইতিন যুগের আগের দেখা গ্রাম আর বর্তমান গ্রামের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য। এই গ্রাম তো ঠিক সেই গ্রাম নয়। দুই দশক আগে এবড়োখেবড়ো রাস্তা এখন পিচঢালা মসৃণ পথ। আজকাল গ্রামে ছনের ঘরের সংখ্যা ব্যাপকভাবে কমে আসছে বিদ্যুত্ পৌঁছেছে। এই অগ্রগতি ধরে রাখতে আরো কাজ করতে হবে। সূচনা বক্তব্যে ড. আহমদ মোশতাক রাজা চৌধুরী বলেন ব্র্যাক সব সময়ই গবেষণার উপর জোর দেয় কারণ সঠিক গবেষণা ছাড়া উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা সম্ভব নয়। তারই প্রমাণ এই দুটি বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6736.csv b/Bangla_fin_news_articles/6736.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..835f09d8ff6e0655ffd77d9daa9b1597eb16a12a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6736.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6736,১৫ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে থাইল্যান্ড,2015-02-05,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশে থাইল্যান্ড ১৫ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে। বাংলাদেশের প্রভাবশালী ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশে একটি বাই এক্সিয়ালি ওরিয়েন্টেড পোলিপ্রোপিলেন ফ্যাক্টরি স্থাপনে এই অর্থ ব্যয় করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র দফতরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়। খবরে বলা হয় ব্যাংককে এ সংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়। এতে মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল এবং থাইল্যান্ডের প্রভাবশালী ব্যবসায়ী গ্রুপ পিএম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী চ্যালারমচাই মহাগিতসিরি নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সাইদা মুনা তাসনীম স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তাসনীম ব্যাংকক দূতাবাসে যোগদান করার পর থেকে দেশেবিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে নানামুখি উদ্যোগ নেন। তিনি থাইল্যান্ডের থাইবিনিয়োগ বোর্ড থাই বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল ও ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেন। খবর বাসসের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6737.csv b/Bangla_fin_news_articles/6737.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3b7005b0bf7b8bb3c0c6bbb9ba0efc1908b719cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6737.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6737,রবিবার পতাকা হাতে রাস্তায় নামবে ব্যবসায়ীরা,2015-02-05,ইত্তেফাক রিপোর্টার,এফবিসিসিআইর সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন বলেছেন অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হলে ব্যবসায়ীদের পতাকা হাতে রবিবার রাজপথে নেমে আসতে হবে। ওইদিন দেশের সব ব্যবসায়ীদের রাস্তায় নেমে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার দুপুর পৌনে ২টায় এফবিসিসিআই কনফারেন্স রুমে হরতালঅবরোধের বিরুদ্ধে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। আমরা ব্যবসা করতে চাই আগুনে পুড়ে মরতে চাই না উল্লেখ করে তিনি বলেন ৮ ফেব্রুয়ারি রবিবার দুপুর ১২টা থেকে সোয়া ১২টা পর্যন্ত ব্যবসায়ীরা যে যেখানে আছেন সেখান থেকেই কাজ বন্ধ করে রাস্তায় নেমে আসবেন। সুযোগ পেলে দুই নেত্রীর সঙ্গে দেখা করে সংলাপের কথা বলব। সরকারকে বলব প্রয়োজনে আইন করে হরতাল অবরোধ বন্ধ করুন। এসময় বিভিন্ন জেলা পর্যায় থেকে আসা এফবিসিসিআইর প্রতিনিধিরা কর্মসূচি সফল করার আশ্বাস দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6738.csv b/Bangla_fin_news_articles/6738.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f190f3bcf25a81fe87b1ce9d4c1921adc2886f25 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6738.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6738,রফতানি আয় বাড়লেও লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কম,2015-02-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জানুয়ারি মাসে দেশের রফতানি আয় বাড়লেও লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় তা কম। বাংলাদেশ রফতানি ব্যুরোর প্রতিবেদন থেকে জানা গেছেজানুয়ারি মাসে রফতানি আয় হয়েছে ২৮৮ বিলিয়ন ডলার। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ বেশি। তবে এ মাসে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৯৭ কোটি টাকা। অর্থাত্ লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৩ শতাংশ কম রফতানি হয়েছে। চলতি অর্থবছরের সাত মাসের জুলাইজানুয়ারি রফতানি আয়ের পরিস্থিতিও একই। চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে রফতানি আয় আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২ দশমিক ০৬ শতাংশ বেড়েছে। তবে এ সময়ের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রফতানি আয় ৪ দশমিক ১৯ শতাংশ কম হয়েছে। প্রথম সাত মাসের জন্য রফতানি আয়ের কৌশলগত লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ হাজার ৮৫৭ কোটি ৮৭ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। এ সময়ে রফতানি হয়েছে ১ হাজার ৭৭৯ কোটি ৯৩ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলারের পণ্য। এ দিকে প্রথম সাত মাসে রফতানি আয় আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২ দশমিক ০৬ শতাংশ বেড়েছে। ২০১৩১৪ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে রফতানি আয় হয়েছিল ১ হাজার ৭৪৩ কোটি ৯৫ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। ইপিবির তথ্যে দেখা গেছেজানুয়ারি মাসে কৃষিজাত পণ্যের রফতানি আয় বেড়েছে ১৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ। পাট ও পাট পণ্যের রফতানি আয় বেড়েছে ৭ দশমিক ১৯ শতাংশ নিটওয়্যারের ২ দশমিক ৬২ শতাংশ এবং ওভেন গার্মেন্টের ১ দশমিক ২২ শতাংশ। আর এ মাসে হিমায়িত খাদ্যে ৫ দশমিক ০৫ শতাংশ রফতানি কমেছে। এ ছাড়া প্রক্রিয়াজাত চামড়াতে ১৫ দশমিক ৭৮ শতাংশ বিশেষায়িত টেক্সটাইল খাতে ১৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ সিরামিক পণ্যে ৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ কটন ও কটন প্রোডাক্ট খাতে ১৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ এবং পেট্রোলিয়াম বায়োপ্রোডাক্টস ৬৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ রফতানি আয় কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6739.csv b/Bangla_fin_news_articles/6739.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7369dc1429ff8d90c459646d45e61e55fbba23e7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6739.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6739,সিডিবিএলের চার্জ কমানোর সুপারিশ,2015-02-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ার সংরক্ষণ প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি অব বাংলাদেশ লিমিটেডের সিডিবিএল মাসুল কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই। পাশাপাশি নতুন প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আইপিও প্রক্রিয়ার বিষয়েও প্রস্তাব দিয়েছে ডিএসই। বুধবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি সঙ্গে এক বৈঠকে এ সব প্রস্তাবনা দেয়া হয়েছে। বিএসইসি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বিএসইসির চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন। বৈঠকে ডিএসইর চেয়ারম্যান বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া বিএসইসির কমিশনারবৃন্দ এবং ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালাসহ পরিচালকবৃন্দ। জানা গেছে বর্তমানে শেয়ার নিষ্পত্তি লেনদেন ও স্থানান্তরের ক্ষেত্রে শেয়ারের ক্রয় ও বিক্রয় মূল্যের ওপর ০.০১৭৫ শতাংশ হারে ফি নিচ্ছে সিডিবিএল। শেয়ারদরের ভিত্তিতে মাসুল নির্ধারণ করায় মাসুলের পরিমাণ হচ্ছে বেশি। প্রতিদিনকার লেনদেনের চার্জ ছাড়াও সিডিবিএল শেয়ার ডিমেট ট্রান্সফার রাইট বা বোনাস শেয়ার ইস্যুর ক্ষেত্রেও বাড়তি ফি নিচ্ছে। এ সব চার্জ কমানোর জন্য বিভিন্ন পক্ষের দাবির প্রেক্ষিতে ডিএসইর পক্ষ থেকে সিডিবিএল মাসুল কমানোর প্রস্তাবনা দেয়া হয়েছে। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে আগামী ১৫ মার্চের মধ্যে আইপিও প্রক্রিয়ার নতুন পদ্ধতি চালু করতে সব ট্রেকহোল্ডারদের চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিতে বলেছে বিএসইসি। এ ছাড়া ব্যবস্থাপনা থেকে মালিকানা পৃথকীকরণ ডিমিউচ্যুয়ালাজেশন আইনানুসারে ৩ বছরের মধ্যে কৌশলগত বিনিয়োগকারী পরিচালক খুঁজতে বলেছে বিএসইসি। বৈঠকের বিষয়ে ডিএসইর একজন পরিচালক জানিয়েছেনবর্তমান বাজার পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে ডিএসইর বৈঠকের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। ডিএসইর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে এই বৈঠকটি যাতে বাংলাদেশ ব্যাংক বিএসইসি ও ডিএসই তথা ত্রিপক্ষীয় হয়। তিনি জানানবর্তমান বাজার পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে সিডিবিএল চার্জ কমানোর জন্য প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। পুঁজিবাজারের স্বার্থে এ খাতে কর কমানোর জন্য বিএসইসিকে অনুরোধ জানিয়েছে ডিএসই। তা ছাড়া এবার ট্রেকহোল্ডারদের লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধান্তের বিষয়ে বিএসইসিকে জানিয়েছে ডিএসই। পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর যে সব প্রতিবন্ধকতা রয়েছে তা বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা করে সমাধানের বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6740.csv b/Bangla_fin_news_articles/6740.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4039fafbdf157e38e456cdae11fcae04a8c9d84d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6740.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6740,সালভো কেমিক্যাল ৩ বছর মূলধন সংগ্রহে অযোগ্য,2015-02-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেপ্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও অর্থ সঠিকভাবে ব্যবহার না করায় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সালভো কেমিক্যালকে পরবর্তী তিন বছর পুঁজিবাজার থেকে পুনরায় মূলধন সংগ্রহের অযোগ্য ঘোষণা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। এর আগে কমিশনের ৫২৯তম সভায় এ কোম্পানিকে একই অভিযোগে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জানা গেছেসালভো কেমিক্যাল আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ২৬ কোটি টাকা উত্তোলন করে ২৪ কোটি টাকা খরচ করেছে। বাকি ২ কোটি টাকা ব্যয় না করলেও কমিশনে দাখিলকৃত প্রতিবেদনে ২৬ কোটি টাকাই ব্যয় দেখায় কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি ২ কোটি ২১ লাখ টাকা ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে ব্যয় না করে নগদ ব্যয় করেছে। এ ধরনের কার্যক্রম আইনের লঙ্ঘন। এ জন্য বিএসইসি এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6741.csv b/Bangla_fin_news_articles/6741.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..deccbf36bb22757e0c30f719097fe1a0b4b83e57 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6741.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6741,পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে,2015-02-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা কয়েক দিনের দরপতনে পুঁজিবাজারের বেশির ভাগ শেয়ারের দাম কমে যাওয়ায় এ শেয়ারগুলো কেনার আগ্রহ দেখা যাচ্ছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। তাই বুধবার বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেআশাবাদী বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অবমূল্যায়িত শেয়ারগুলো কেনার আগ্রহ দেখা গেছে। এতে শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। দরবৃদ্ধিতে এগিয়ে ছিল ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোম্পানিগুলো। এ খাতের শেয়ারগুলোর দর বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৩ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২০৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৯ কোটি ২৭ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৬টির কমেছে ৯৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫০ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ২৮০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ২ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৯টির কমেছে ৮১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6742.csv b/Bangla_fin_news_articles/6742.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..92681839c8bbc74256d2576658baefe652c9b326 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6742.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6742,পুঁজিবাজারের সূচক কিছুটা বেড়েছে,2015-02-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা চার কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ১৩৯ পয়েন্ট কমার পর মঙ্গলবার কিছুটা বেড়েছে। তবে সূচক বাড়লেও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কমে গেছে। ডিএসইতে শেয়ারদর বৃদ্ধির তালিকায় সেরা দশে উঠে এসেছে বিমা খাতের ৪ কোম্পানি। কোম্পানিগুলো হলোইউনাইটেড ইন্সুরেন্স ইসলামী ইন্সুরেন্স এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স এবং স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স। দিনের শুরুতে সূচকের গতি নিম্নমুখী থাকলেও পরবর্তীতে কিছুটা উঠে আসে। তথ্যে দেখা গেছেশেষ পর্যন্ত মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭২৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৯৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩২ কোটি ৪২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২০৭টির কমেছে ৬০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১১৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ২৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৭ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ১ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৪টির কমেছে ৫০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6743.csv b/Bangla_fin_news_articles/6743.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..684ec176d4c8affc79ad7f4ba15dab9f2c0cddc6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6743.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6743,দেশ গার্মেন্টস ও হামিদ ফেব্রিকস ‘এ’ ক্যাটাগরিতে,2015-02-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের দেশ গার্মেন্টসের ক্যাটাগরি পরিবর্তন হয়ে বি থেকে এতে উঠে এসেছে। কোম্পানিটি সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ প্রদান করায় বুধবার থেকে কোম্পানিটির কার্যক্রম এ ক্যাটাগরিতে শুরু হবে। এ ছাড়া তালিকাভুক্ত হামিদ ফেব্রিকস লিমিটেড সমাপ্ত অর্থবছরে ২০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়ায় এন থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। এটিও বুধবার থেকে কার্যকর হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6744.csv b/Bangla_fin_news_articles/6744.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3ec5f4c5aa517893c7518e79ec097bb817e478d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6744.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6744,১০ টাকা ফেসভ্যালুতে আইসিবি লেনদেন বুধবার শুরু,2015-02-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই সূত্রে আরও জানা গেছেদেশের উভয় পুঁজিবাজারে বুধবার থেকে ১০ টাকা ফেসভ্যালুতে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের আইসিবি শেয়ার লেনদেন শুরু হবে। শেয়ারটির প্রারম্ভিক দর হবে ১৩৫ দশমিক ৬০ টাকা। গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর আইসিবির ফেসভ্যালু ও মূলধন পরিবর্তনের লক্ষ্যে জাতীয় সংসদে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ আইসিবি বিল২০১৪ কণ্ঠভোটে পাস হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6745.csv b/Bangla_fin_news_articles/6745.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2288c43dd35ce2d3f41fbba35a713cc770082c4e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6745.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6745,ডিসেম্বরের চেয়ে জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স কমেছে,2015-02-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত জানুয়ারিতে দেশে ১২৩ কোটি ৪৭ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে। তার আগের মাস ডিসেম্বরে এ পরিমাণ ছিল ১২৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার। সে হিসেবে আগের মাসের তুলনায় প্রায় চার কোটি ডলার রেমিট্যান্স কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায় একক মাস হিসাবে আগের মাসে চেয়ে রেমিট্যান্স কমলেও ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে জুলাই জানুয়ারি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে ৮৭২ কোটি ১৮ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিলো ৮০৩ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। এ হিসাবে চলতি অর্থবছরের জানুয়ারি মাস পর্যন্ত রেমিট্যান্স বেড়েছে ৬৮ কোটি ৮৪ লাখ ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায় জানুয়ারি মাসে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৭ কোটি ২৯ লাখ ডলার যা ডিসেম্বরে ছিল ৩৮ কোটি ৫০ লাখ ডলার। বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে এক কোটি ৫৮ লাখ ডলার যা আগের মাসে ছিল এক কোটি ৬৬ লাখ ডলার। বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮৩ কোটি ১৬ লাখ ডলার আগের মাসে এসব ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছিল ৮৫ কোটি ৮১ লাখ ডলার। আর বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে এক কোটি ৪৩ লাখ ডলার। যা ডিসেম্বরে ছিল এক কোটি ৫১ লাখ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6746.csv b/Bangla_fin_news_articles/6746.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fe7e3406a4880a0bca3efe17ddbe57797291e1ef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6746.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6746,টানা চারদিন পুঁজিবাজারের সূচক কমেছে,2015-02-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা চার কর্মদিবস ধরে পুঁজিবাজারের সূচক কমছে। এই সময়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ১৩৯ পয়েন্ট। লেনদেন হচ্ছে প্রত্যাশার তুলনায় অনেক কম। তবে সোমবার ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। লেনদেনের শীর্ষৈ উঠে এসেছে বড় মূলধনী কোম্পানিগুলো। ডিএসইর তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে সোমবার ডিএসইর শীর্ষ দর বৃদ্ধির তালিকায় চারটি মিউচুয়াল ফান্ড উঠে এসেছে। সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে এআইবিএল ফার্স্ট ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ডের। এই ফান্ডের দর বেড়েছে ৭ দশমিক ৮৪ শতাংশ। দর বৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অষ্টম আইসিবি মিউচুয়াল ফান্ড। এই ফান্ডের দর বেড়েছে ২ দশমিক ৮১ শতাংশ। এছাড়া দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশে থাকা দুটি মিউচুয়াল ফান্ড হলো গ্রীণডেল্টা এবং এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। দিনের শুরুতে ডিএসইর সার্বিক সূচক ৮০ পয়েন্টেরও বেশি কমে যায়। পরবর্তীতে কিছুটা উঠে আসে। তথ্যে দেখা গেছে শেষ পর্যন্ত ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৬১৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২২৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪২ কোটি ২৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৫টির কমেছে ১৯৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ১১৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৩ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪১টি কোপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬২টির কমেছে ১৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। প্রাথমিক গণ প্রস্তাব আইপিও প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া ইফাদ অটোস লিমিটেডের লেনদেন আগামী বৃহস্পতিবার থেকে দেশের উভয় শেয়ারবাজারে শুরু হবে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দ দেয়ার জন্য লটারির ড্র গত ২৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। ইফাদ অটোস শেয়ারবাজার থেকে ৬৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা উত্তোলনের জন্য ২ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার ছেড়েছে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ টাকা। ২০০টি শেয়ারে মার্কেট লট। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানির ব্যবসা সম্প্রসারণ ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6747.csv b/Bangla_fin_news_articles/6747.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ffed1426bc28d3b0b56a7b7e85cea2c69dbf7403 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6747.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6747,সংকটময় পরিস্থিতিতে ঋণের সুদ মওকুফে ব্যবসায়ীদের আহ্বান,2015-02-02,চট্টগ্রাম অফিস,দেশে বিরাজমান স্থবিরতার প্রেক্ষিতে ব্যবসায়ীদের ঋণের দুই কোয়ার্টারের সুদ মওকুফে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা শিথিলকরণের অনুরোধ জানিয়েছে চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে গতকাল রবিবার পাঠানো এক চিঠিতে এ আহ্বান জানানো হয়। চেম্বার সভাপতি চিঠিতে উল্লেখ করেন বর্তমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে সড়কমহাসড়কে চলাচলকারী পণ্য ও যাত্রীবাহী যানবাহন ভাংচুর এবং অগ্নিসংযোগের পাশাপাশি যানবাহনের তীব্র সংকটসহ ২৩ গুণ ভাড়া বৃদ্ধির কারণে শিল্পের কাঁচামালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী পরিবহনে বিঘ্ন ঘটায় কাঁচামালের অভাবে শিল্পোত্পাদন স্থবির হয়ে পড়েছে। যানবাহনের অপ্রতুলতায় পণ্য পরিবহন এমনকি জীবন রক্ষাকারী ওষুধবাহী যানবাহন পর্যন্ত চলাচল করতে পারছে না। বন্দরমুখী রপ্তানি পণ্য যথাসময়ে শিপমেন্টের অভাবে বিদেশি ক্রেতাদের পক্ষ থেকে আমদানি আদেশ বাতিলসহ সামগ্রিক ব্যবসাবাণিজ্য বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। শিল্পোত্পাদনসহ সামগ্রিক ব্যবসাবাণিজ্য ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে স্থবিরতার পাশাপাশি ব্যাংক ঋণের সুদসহ কর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতনভাতা পরিশোধ করতে গিয়ে শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলো হিমশিম খাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6748.csv b/Bangla_fin_news_articles/6748.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f1d2a69c86cf4208caf2822a736896ef14ded786 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6748.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6748,‘ইসলামি ব্যাংকিং একান্তই ফ্রড’,2015-02-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন ইসলামি ব্যাংকিং একান্তই একটি ফ্রড প্রতারণা। এটাকে অন্যান্য ব্যাংকের সাথে এক করার অনেক উদ্যোগ আমি নিয়েছি যখন আমি সরকারে ছিলামআন্তর্জাতিক উপদেষ্টা ছিলাম। এটাকে বন্ধ করার সুযোগ মুসলিম উম্মাহর ওপর। যখন তারা বুঝতে পারবে ইসলামের নামে একটি জঘন্য প্রথা চালু করা হযেছে। রবিবার সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান মোল্লার এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। হাবিবুর রহমান মোল্লা তার প্রশ্নে জানতে চান সাধারণ ব্যাংক ও ইসলামী ব্যাংকের কার্যকলাপ এক করে দেবেন কিনা জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন যারা ধর্ম নিয়ে কথাবার্তা বলেন সুদ ও রিবাকে এক করে ফেলেন। ইসলামে রিবা নিষিদ্ধ। রিবা আর বর্তমান সুদ এক জিনিস নয়। সুদ মানবিক চিন্তাধারার ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তিনি বলেন দুর্ভাগ্য যে ইসলামী ব্যাংকের তত্ত্ব সারা দুনিয়াতেই গৃহীত। আইএমএফ পর্যন্ত তাদের অনুমোদন দিয়েছে। সুতরাং এটাকে বন্ধ করার কোনো সুযোগ এখানে নেই। মুসলিম উম্মাহ যখন রেশনালিস্ট হবে যখন বুঝতে পারবে ইসলামের নামে একটি জঘন্য প্রথা চালু করা হযেছে। তিনি বলেন রিবা চক্র বৃদ্ধি সুদ। রিবার মধ্যে কোনো ধরনের মানবিক চিন্তা ধারা নেই। কিন্তু সুদ মানবিক চিন্তাধারার ওপর নির্ভর করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সুদ হলো কস্ট অব ফান্ড এবং কস্ট অব এডমিনিষ্ট্রেশন। কিন্তু রিবাহেত সেটা ছিল না। যারা ধর্ম নিয়ে কথাবার্তা বলেন তারা সুদ ও রিবাকে এক করে ফেলেন। এটা একান্তই ভুল এবং এই ভুলের ওপর ভিত্তি করেই ইসলামিক ব্যাংকিং হয়েছে এখন আমার কিছুই করার নেই। খালেদা জিয়া দেশের শত্রুতা করছেন নাজমুল হক প্রধানের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন আমাদের কাছে সেরকম কোন ডাটা নেই যে প্রতিদিন হরতালঅবরোধে কত টাকা ক্ষতি হচ্ছে। কিন্তু যেভাবে অবস্থা চলছে আমার মনে হয় আমাকে সেরকম একটি সমীক্ষা চালাতে হবে। দেখতে হবে যে কত টাকা ক্ষতি হচ্ছে। তবে ক্ষতিটা শুধু এই কদিনের নয়। ক্ষতিটা দেশের ক্ষতি হচ্ছে। তিনি বলেন এই যে হরতাল এটা একান্তই দেশবিরোধী। এটা কোনো দলবিরোধী হরতাল নয় এটা এক্কেবারে দেশের শত্রুতা। এটাই আমাদের বিশেষ করে বোঝা উচিত যে খালেদা জিয়া দেশের শত্রুতা করছেন। শামীম ওসমানের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন গাড়িতে আগুন দেয়া অত্যন্ত নিন্মমানের উদ্যোগ। এটা দেশের সঙ্গে শুত্রুতা। এটা কোন রাজনৈতিক উদ্যোগ নয। আমাদের উচিত হবে রাজনৈতিক উদ্যোগ হিসেবে এটাকে অস্বীকার করা এবং এটাকে বন্ধ করার জন্য ব্যবস্থা নেয়। বৈদেশিক ঋণ ১ কোটি ৮৯ লাখ ৫৪২ টাকা এ কে এম শাহজাহান কামালের এক প্রশ্নের জবাবে মুহিত জানান বাংলাদেশে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ও দেশের মাধ্যমে ঋণ গ্রহণ করা হয়ে থাকে। ২০১৩১৪ অর্থবছরে ২০১৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত এ ঋণের পরিমাণ ছিলো ২৪ ৩৮৭ দশমিক ৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১ কোটি ৮৯ লাখ ৫৪২ টাকা ৮০ পয়সা। তিনি জানান বিগত অর্থবছরে ২০১৩১৪ বৈদেশিক ঋণের সুদ বাবদ ২০৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১৫৭৪ দশমিক ২৭ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে ঋণের আসল বাবদ পরিশোধ করা হয়েছে ১০৮৮ দশমিক ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৮ ৪৭৬ দশমিক ৭০ কোটি টাকা। খেলাপী ঋণ ২০ হাজার ৭৯৭ কোটি টাকা আব্দুর রউফের কুষ্টিয়া৪ এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখ ভিত্তিক বিবরণী অনুুযায়ী বিভিন্ন সরকারি ব্যাংকে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানখাতে খেলাপীশ্রেনীকৃতি ঋণের মোট পরিমান ২০ হাজার ৭৯৭কোটি ৯লাখ টাকা। চলতি অর্থ বছরের উক্ত তারিখ ভিত্তিক সরকারি ব্যাংকগুলোতে বিভিন্ন খাতে সর্বমোট ৪২ কোটি ৬৬ লাখ টাকা শ্রেনীকৃত ঋণ আদায় করা হয়েছে। বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের আয়ের তথ্য নেই এ কে এম মাইদুল ইসলামের অন্য এক প্রশ্নের জবাবে মুহিত জানান বাংলাদেশে বসবাসকারী বিদেশি নাগরিকরা কত টাকা আয় করেন তার তথ্য নেই অর্থমন্ত্রণালয়ে। এ হিসাব অর্থমন্ত্রণালয়ে রাখারও সুযোগ নেই। তবে বিদেশি নাগরিকরা তাদের আয়ের ৭৫ ভাগ নিয়ে যেতে পারেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6749.csv b/Bangla_fin_news_articles/6749.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ad714104609327c4adea0d1fbc8e4fbb0045f3cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6749.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6749,একশ’ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত,2015-02-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ৭৮ তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার ঢাকা বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার সার্বিক মোহা. আনিছুর রহমানের সভাপতিত্বে কমিশন কার্যালয়ে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়। এতে ছয় লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার পেয়েছে ০৬০৮৯৫১ নম্বরের সিরিজ তিন লাখ ২৫ হাজার টাকার দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছে ০২৪৮৭৪৭ নম্বরের সিরিজ এবং এক লাখ টাকার তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছে ০২৬৪০৯৪ ও ০৫০০৮২৯ নম্বর। এ সংক্রান্ত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে একক সাধারণ পদ্ধতিতে প্রতিটি সিরিজের জন্য একই নম্বর এ ড্র পরিচালিত হয়। বর্তমানে প্রচলিত ১০০ টাকা মূল্যমানের ৪০টি সিরিজ যেমন কক কখ কগ কঘ কঙ কচ কছ কজ কঝ কঞ কট কঠ কড কঢ কথ কদ কন কপ কফ কব কম কল কশ কষ কস কহ খক খখ খগ খঘ খঙ খচ খছ খজ খঝ খঞ খট খঠ খড এবং খঢ এ ড্রয়ের আওতাভুক্ত। এসব সিরিজের অন্তর্ভুক্ত ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা পুরস্কারের যোগ্য বলে ঘোষিত হয়েছে। উপরে উল্লেখিত প্রথম দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরস্কার এবং নিচের বন্ডগুলো সাধারণভাবে প্রতিটি সিরিজের ক্ষেত্রে পুরস্কারের যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হয়। যেমন প্রথম পুরস্কারের জন্য ঘোষিত সংখ্যাটি প্রতিটি সিরিজের ওই সংখ্যার বন্ড প্রথম পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হবে। একই ভাবে দ্বিতীয় তৃতীয় চতুর্থ ও পঞ্চম পুরস্কারের জন্য ঘোষিত সংখ্যাও তাদের মান অনুযায়ী প্রতিটি সিরিজের ক্ষেত্রে পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য। লটারিতে ৫০ হাজার টাকার চতুর্থ পুরস্কার পেয়েছে ০০৪৭০৮০ ও ০৩৮৩০৯৫। এছাড়া ১০ হাজার টাকার পঞ্চম পুরস্কার পেয়েছে প্রতি সিরিজের ৪০টি সংখ্যা। এগুলো হলো ০০৩৬১২৩ ০০৫৯২৫০ ০১২২২০৯ ০১২৫২১৫ ০১৫৮০৬৩ ০১৭৫৮৮৫ ০২৩৬৫০৩ ০২৭৬২৪৮ ০২৯৪৪৬১ ০৩১৫৯৯২ ০৩৩১৮৪১ ০৩৪৭৬৬৯ ০৩৫৬৯২৩ ০৩৭২১৫৪ ০৪৪৭৯৫৭ ০৪৭৪২০২ ০৫৫৪৯৪৭ ০৬৩৬৩৪৪ ০৬৭৪৪৮২ ০৬৯১৯৭৩ ০৬৯৭৫২৭ ০৭১৬৯৬২ ০৭২০৭২৯ ০৭৬৮৩৯৫ ০৭৬৯৬৮৬ ০৭৭৫২০২ ০৭৮৭০২৭ ০৭৯৮১০৪ ০৮০৯২৬৫ ০৮২১৬৩৯ ০৮৩৩৪৭১ ০৮৫১৪০৯ ০৮৬১৮৬২ ০৮৬৬৯৫০ ০৮৭৪০৮০ ০৮৮৬৬৯৩ ০৯০৩৮০৬ ০৯৫৩৮২৭ ০৯৯৩২৯১ ০৯৯৮২০৭। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6750.csv b/Bangla_fin_news_articles/6750.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c913e9648cf25e98119429247782dedd26ffa844 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6750.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6750,শুধু বাজেট নয় সবকিছুর ওপর প্রভাব পড়বে অর্থমন্ত্রী,2015-02-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন চলমান হরতালঅবরোধে শুধু বাজেট নয় সব কিছুর ওপরই এর প্রভাব পড়বে। তিনি বলেন মানুষের কাজকর্ম বন্ধ দেশের উন্নতি হবে কী ভাবে। এটা দেশের সম্ভাবনাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। আর এ কারণেই আমি বলি যে খালেদা জিয়া দেশের শত্রু। রবিবার সচিবালয়ে বেসরকারি সংস্থা হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। চলমান এ পরিস্থিতির কারণে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা কমানো হবে হবে কি নাএমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন করতে তো হবেই। বাজেট ও জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করা হতে পারে। আবদুল মুহিত বলেন আগামী দুয়েক দিনের মধ্যে জাতীয় সংসদে চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের বাজেট বাস্তবায়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হবে। সাত দিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে পূর্বে অর্থমন্ত্রীর এমন মন্তব্যের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন এটা এক ধরনের প্রত্যাশা ছিল। বিএনপির উদ্দেশে মুহিত বলেন তারা স্টুপিড কর্মসূচি দিচ্ছে। দেশের ক্ষতির কথা ভেবে তাদের কর্মসূচি বন্ধ করা উচিত। অর্থমন্ত্রী বলেন খালেদা জিয়া দেশের একমাত্র নেত্রী নন। বিএনপিকে এ পথ থেকে বের করে নিয়ে আসার জন্য দলের অন্যান্য নেতাদের উচিত খালেদা জিয়াকে চাপ দেয়া। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6751.csv b/Bangla_fin_news_articles/6751.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c0f6c3afc19c21faf412725a395300ba799f9f39 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6751.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6751,বাণিজ্যমন্ত্রী জেনেভা যাচ্ছেন,2015-02-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ডব্লিউটিওর বালি ঘোষণাা বাস্তবায়ন ও স্বল্পোন্নত দেশসমূহের অনুকূলে গৃহীত সার্ভিসেস ওয়েভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনে যোগ দিতে সোমবার ঢাকা ত্যাগ করছেন। ডব্লিউটিওর সদর দপ্তরে ৫ থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপিপ্ততে রবিবার এ কথা বলা হয়। বাণিজ্যমন্ত্রীর নেতৃত্ব চার সদস্যের প্রতিনিধিদলের অপর সদস্য হচ্ছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক অমিতাভ চক্রবর্তী ফরেন ট্রেড ইনস্টিটিউটের পরিচালক ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী ড. মোস্তফা আবিদ খান ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের উপপরিচালক মো. মাসুকুর রহমান সিকদার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6752.csv b/Bangla_fin_news_articles/6752.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1fb35a3ffad27e151d7d19ff8c242c36b4321d8d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6752.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6752,বড় ঋণ পুনর্গঠন বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি,2015-01-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,একক বা গ্রুপভিত্তিক ৫০০ কোটি টাকা বা তার বেশি অংকের ঋণগ্রহীতাদের অনিয়মিত বা খেলাপি ঋণ পুনর্গঠনেরর সুবিধা পেতে হলে গ্রাহককে সব ধরনের তথ্য দিয়ে আবেদন করতে হবে। পুনর্গঠিত ঋণের বিপরীতে ব্যাংকগুলোকে গ্রাহকের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় জামানত কোম্পানি বা গ্রুপের কর্পোরেট গ্যারান্টি পরিচালক বা মালিকপক্ষের ব্যক্তিগত গ্যারান্টি নিতে হবে। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার রাতে নীতিমালাটি প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করা হয়েছে। পরে ওই প্রজ্ঞাপন বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এর আগে ২৭ জানুয়ারি নীতিমালাটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ অনুমোদন করে। নীতিমালায় বড় অংকের ঋণ পুনর্গঠনের সুবিধা কারা পাবে কিভাবে পাবে এ ব্যাপারে ব্যাংকের করণীয় গ্রাাহকের করণীয় তদারকি ব্যবস্থা আবেদন করার প্রক্রিয়া এসব বিষয় সুনির্দিষ্ট করে দেয়া হয়েছে ওই প্রজ্ঞাপনে। প্রজ্ঞাপনের বলা হয়েছে দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতিতে যারা ৫০০ কোটি টাকা বা এর বেশি অংকের ঋণ এক বা একাধিক ব্যাংক থেকে নিয়ে নিয়মিত শোধ করতে পারছেন না বা খেলাপি হয়ে পড়েছেন কেবল তারাই এর আওতায় ঋণ পুনর্গঠনের সুবিধা পাবেন। কোন গ্রাহকরে ঋণ একক বা গ্রুপভিত্তিক ৫০০ কোটি টাকা হলেও তিনি এ সুবিধা পাবেন। এ সুবিধা পেতে গ্রাহককে ৩০ জুনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে আবেদন করতে হবে। নীতিমালার আওতায় দীর্ঘমেয়াদি ঋণ সর্বোচ্চ ১২ বছর এবং স্বল্পমেয়াদি ঋণ সর্বোচ্চ ৬ বছরের জন্য পুনর্গঠন করা যাবে। এর আওতায় সুদের হার হবে ব্যাংকের কস্ট অব ফান্ডের সঙ্গে অতিরিক্ত ১ শতাংশ। এ নীতিমালার আওতায় একজন গ্রাহক একবারই কেবল সুবিধা পাবেন। বকেয়া ঋণের পরিমাণ ১ হাজার কোটি টাকার কম হলে পুনর্গঠিত ঋণের ডাউন পেমেন্টের হার হবে সর্বোচ্চ ২ শতাংশ এবং এর বেশি হলে ডাউন পেমেন্টের হার হবে ১ শতাংশ। এর আওতায় ঋণ পুনর্গঠন করা হলে তিন বছর পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান কোনো নগদ লভ্যাংশ দিতে পারবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6753.csv b/Bangla_fin_news_articles/6753.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5b028b76d3c4d3effcd41c7497098c6b64f6c012 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6753.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6753,কারখানায় নিরাপত্তা বিষয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু,2015-01-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পোশাক কারখানায় পেশাগত নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার আইএলও তৈরি পোশাক শিল্পে কাজের পরিবেশ উন্নয়ন শীর্ষক প্রোগ্রামের আওতায় এ প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশন বিইএফ বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিজিএমইএ এবং বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিকেএমইএ সহায়তা করছে। শনিবার রাজধানীর বিইএফের কার্যালয়ে প্রশিক্ষণের প্রথম ধাপের প্রশিক্ষণার্থীদের মাস্টার ট্রেইনার এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় আইএলওর আন্তর্জাতিক ট্রেনিং সেন্টারের প্রতিনিধি পাউলো সলাভাই বলেন মাস্টার ট্রেইনারদের আমরা প্রশিক্ষণ দিচ্ছি। আর তারা প্রশিক্ষণ দেবে কারখানার সুপারভাইজরদের। ৪০০ সেশনে ২০ জন করে প্রায় আট হাজার সুপারভাইজরকে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। আর তারা প্রশিক্ষণ দেবেন কারখানার শ্রমিকদের। এভাবে এ খাতের সবাইকে প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসা হবে। সভায় বিকেএমইএদের সহসভাপতি মনসুর আহমেদ বলেছেন কারখানাগুলোতে শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মালিকপক্ষ ইতিবাচকভাবে ভূমিকা রাখছেন। প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনায়ও তারা সহযোগিতা করবেন। মাস্টার ট্রেইনারদের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন যত দিন পর্যন্ত পোশাক খাত থাকবে তত দিন পর্যন্ত মাস্টার ট্রেইনারদের অবদান স্মরণ রাখা হবে। আইএলও ঢাকা অফিসের আরএমজি প্রজেক্টের চিফ টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজার তোমো পোইসিনেন বলেছেন কারখানার নিরাপত্তা রক্ষায় বাংলাদেশের উন্নতি হচ্ছে। আরো উন্নতি করতে হবে। এ ক্ষেত্রে এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ দিকে নিরাপত্তা কর্মসূচি জোরদার করার পাশাপাশি ক্রেতাদের এ সংক্রান্ত উন্নতির সিগন্যাল দিতে হবে। অনুষ্ঠানে বিইএফের সেক্রেটারি ফারুক আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6754.csv b/Bangla_fin_news_articles/6754.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0e552e0f65ac48c621cc8a6f96e267c7268c74ba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6754.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6754,সিলেট থেকে আরো ভ্যাট ট্যাক্স আদায়ে অর্থমন্ত্রীর পরামর্শ,2015-01-30,সিলেট অফিস,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সিলেট থেকে অধিক ভ্যাট ও ট্যাক্স আদায়ে উদ্যোগ গ্রহণে সিলেট চেম্বার্স অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজে নবগঠিত পরিচালনা পরিষদ সদস্যদের আহবান জানিয়েছেন। শুক্রবার সকাল ১০টায় অর্থমন্ত্রীর সিলেটস্থ বাসভবনে চেম্বার্স নেতৃবৃন্দ অর্থমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাতকালে তিনি এ আহবান জানান। একইসঙ্গে অর্থমন্ত্রী আগামী দুএকমাসের মধ্যে সিলেটের সর্বস্তরের ব্যবসায়ীদের নিয়ে প্রাকবাজেট আলোচনার আয়োজন করতে পরামর্শ দিয়েছেন। চেম্বার্স সভাপতি সালাহ উদ্দিন আলী আহমদ এ সম্পর্কে জানান সকালে অর্থমন্ত্রীর সাথে দেখা করতে গেলে তিনি আমাদের নবগঠিত বোর্ডকে অভিনন্দন জানিয়ে সিলেটের সর্বস্তরের ব্যবসায়ীদের নিয়ে আগামী দুএকমাসের মধ্যেই প্রাকবাজেট আলোচনার পরামর্শ দিয়েছেন। একইসঙ্গে তিনি সিলেট থেকে অধিক ভ্যাট ও ট্যাক্স আদায়ে চেম্বার নেতৃবৃন্দকে উদ্যোগ নেয়ার আহবান জানান। এ সময় ব্যবসায়ীদের পক্ষে আরো উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহসভাপতি মো. মামুন কিবরিয়া সুমন সহসভাপতি মাসুদ আহমদ চৌধুরী প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6755.csv b/Bangla_fin_news_articles/6755.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b2a94bee96b5115c33af851915168d97ce3b442f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6755.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6755,লন্ডনে শাকসবজি রপ্তানি কমেছে ৪০ শতাংশ,2015-01-30,অহিদুজ্জামান লন্ডন থেকে,গত তিন সপ্তাহে বাংলাদেশ থেকে লন্ডনে তাজা শাকসবজি রপ্তানি ৪০ শতাংশ কমেছে। হিমায়িত খাদ্য আসার ক্ষেত্রেও বিঘ ঘটছে। ফলে বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব লক্ষ্য করছেন লন্ডনস্থ শীর্ষ আমদানি ব্যবসায়ীরা। ব্রিটিশবাংলাশেী ইমপোটার্স অ্যাসোসিয়েশন ইন ইউকের সভাপতি মোহাম্মাদ রফিক এম হায়দার ইত্তেফাককে জানান চলতি মাসের শুরুর দিকে প্রধান বিরোধী দল বিএনপির ডাকা লাগাতার অবরোধের ফলে বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যে একটা বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে মারাত্মক ধস নেমে আসতে পারে। ইতোমধ্যেই বাংলাদেশ থেকে আসা তাজা শাক সবজির পরিমাণ প্রায় ৪০ শতাংশ কমেছে। এই ঘাটতি পাকিস্তান ভারত কেনিয়া সহ অন্যান্য দেশ থেকে এনে পূরণ করতে হচ্ছে। তিনি বলেন প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে ৪০৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের তাজা শাকসবজি যুক্তরাজ্যে আমদানি করা হয়। তবে এখানের মার্কেটে এর তিনগুণ বা ১৫০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের সবজির চাহিদা থাকলেও বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার কারণে তা আনা সম্ভব হচ্ছে না। বর্তমান পরিস্থিতিকে উদ্বেগজনক উল্লেখ করে মি. রফিক হায়দার বলেন বাংলাদেশ থেকে অন্তত একশ প্রকার তাজা শাকসবজি প্রতিদিন যুক্তরাজ্যে আসে। এর মধ্যে অনেক প্রকার সবজি পাকিস্তান ভারত কেনিয়া থাইল্যান্ড মালয়েশিয়া উগান্ডা ঘানা ইতালিসহ এশিয়া ও আফ্রিকার অনেক দেশে উৎপাদন হয়। ফলে ভোক্তা চাহিদা এবং ব্যবসায়ীক ক্ষতির কথা চিন্তা করে আমরা বাধ্য হচ্ছি ওইসব দেশ থেকে আনতে। তিনি আরো জানান বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর ১৪ হাজার কোটি টাকারও বেশি মূল্যের হিমায়িত খাদ্য ইউরোপ মার্কেটে রপ্তানি হয়। লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন সূত্র জানায় ২০০৯ সালে ৩ হাজার মেট্রিক টন তাজা শাকসবজি প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে লন্ডনে রপ্তানি হতো। তা হ্রাস পেয়ে ২০১৩ সালে রপ্তানি হয়েছে ২২শ ৯৩ মেট্রিক টন। বর্তমান সময়ে তা আরো হ্রাস পেয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6756.csv b/Bangla_fin_news_articles/6756.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b9798db2abf6605ec0634e6b7154af5436709401 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6756.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6756,কর আদায়ে পদক্ষেপ নিতে কমিশনারদের নির্দেশ,2015-01-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আয়কর আদায়ের লক্ষ্য অর্জনে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে কর কমিশনারদের নির্দেশ দিয়েছেন রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান। স্ব স্ব কর অঞ্চলকে দেয়া লক্ষ্য অর্জনে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম পরিচালনা কর ফাঁকিবাজদের করের আওতায় আনারও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। দুই একটি কর অঞ্চল বাদে বাদবাকি অঞ্চলগুলো তাদের করের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারবে বলে এ সময় চেয়ারম্যানকে জানিয়েছেন। তিনিও ভালো কাজের জন্য পুরস্কার ও মন্দ কাজের জন্য শাস্তির কথা কর্মকর্তাদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার সব কর অঞ্চলের কমিশনার সাথে বৈঠক করেন এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান। বৈঠকে এসব প্রসঙ্গ উঠে আসে। বৈঠকে সব কর কর অঞ্চলের কমিশনার ছাড়াও আয়কর বিভাগের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এনবিআরে দায়িত্ব গ্রহণের পর এটাই কমিশনারদের সাথে তার প্রথম বৈঠক। চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। এর মধ্যে আয়কর থেকে আদায়ের লক্ষ্য রয়েছে ৫৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। কিন্তু অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে আয়কর আদায় হয়েছে ১৯ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা। বাকী ছয় মাসে আদায় করতে হবে ৩৭ হাজার ৮৫৫ কোটি টাকা। চলমান অস্থিরতায় রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন না হওয়ার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন অর্থনীতিবিদরা। তবে এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান বলেছেন লক্ষ্য অর্জন হবে। প্রয়োজনে এ জন্য নতুন কর্মকৌশল গ্রহণ করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6757.csv b/Bangla_fin_news_articles/6757.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bedc6342c3fd1c2795a0a4d14402f581c608c964 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6757.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6757,পুঁজিবাজারের জন্য দক্ষ জনবল প্রয়োজন অর্থমন্ত্রী,2015-01-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন পুঁজিবাজার অত্যন্ত জটিল জায়গা। এখানে কাজ করার জন্য প্রশিক্ষিত ও দক্ষ জনবল দরকার। অভিজ্ঞ না হলে এ পুঁজিবাজারে কাজ করা সম্ভব নয়। এ জন্য পোস্টগ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন ক্যাপিটাল মার্কেট পিজিডিসিএম কোর্স চালু করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেটের বিআইসিএম পিজিডিসিএম কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন ২০১০ সালের ভয়াবহ শেয়ারবাজার ধসের পর বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক পর্যায়ে আসতে চার বছর সময় লেগেছে। এ ক্ষেত্রে বর্তমান কমিশন গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। অনেক আগে পুঁজিবাজার প্রতিষ্ঠা হলেও তা সত্যিকার অর্থে পুঁজিবাজার ছিল না। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা আগে ঠিকভাবে কাজ করতে পারেনি। বর্তমান কমিশন অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সিকিউরটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ড. এম আসলাম আলম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ওসমান ইমামসহ বিআইসিএমের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। জানা গেছেপিজিডিসিএমে কোর কোর্স ইন্টারমিডিয়েট কোর্স ও অ্যাডভান্স কোর্স শিরোনামে আলাদা ভাগ করা হয়েছে। যেখানে প্রতিটি ভাগে থাকছে চারটি করে বিষয়। আসন সংখ্যা ৪৫। এর মধ্যে আইসিবি আইসিএমএবি আইসিএসবিসহ ক্যাপিটাল মার্কেট রেগুলেটর অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেগুলেটরদের জন্য ২০ শতাংশ হারে নয়টি আসন বরাদ্দ থাকবে। আর ৩৬টি আসনে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে আসন বরাদ্দ করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6758.csv b/Bangla_fin_news_articles/6758.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6b9c002af6b2287e23b141b8e0e94f3c7ba4ba52 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6758.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6758,‘এ’ ক্যাটাগরিতে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড,2015-01-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই সূত্রে জানা গেছে গত অর্থবছরে ১০ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দেওয়ায় এন থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে কোম্পানিটি এ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হবে। ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড গত বছরের নভেম্বর মাসে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। এরপর গত ১১ নভেম্বর ২০১৪ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থবছরের জন্য ৫ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করে কোম্পানিটি। ঘোষিত লভ্যাংশ ইতোমধ্যে বিনিয়োগকারীদের বিতরণ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6759.csv b/Bangla_fin_news_articles/6759.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d40812668ed8dc138b7ba12b7c68abe261aaf14b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6759.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6759,সংযত ও নমনীয় মুদ্রানীতি ঘোষণা,2015-01-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিবিধমুখী বিনিয়োগ ও উত্পাদন বান্ধব সংস্কারকে জোরদার করা হবে। সরকারের উন্নয়ন কৌশলের সমর্থনে দেশের আর্থিক খাতে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও পরিবেশবান্ধন অর্থায়ন যোগানো হবে। এজন্য নতুন অর্থবছরের প্রথমার্ধের ঘোষিত মুদ্রানীতি আগেকার ধারাবাহিকতায় ভোক্তা মূল্যস্ফীতি পরিমিত ও স্থিতিশীল রাখা হয়েছে। একইসঙ্গে নতুন মুদ্রানীতি মুদ্রা ও পুঁজিবাজারকে স্বস্তিকর স্থিতিশীল রাখতে সহায়ক হবে। দেশের রাজনৈতিক অবস্থার উন্নতি হলে মুদ্রানীতির প্রথমার্ধের প্রক্ষেপিত প্রবৃদ্ধি অর্জন সক্ষম হবে। একইসঙ্গে তাতে সরকার গৃহীত প্রয়াস ও উদ্যোগে অর্থপূর্ণ সহায়ক অবদান রাখবে। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর ড. আতিউর রহমান মুদ্রানীতির ঘোষণাপত্রে এসব কথা বলেন। চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের জানুয়ারিজুন মুদ্রানীতি ঘোষণা অনুষ্ঠানে গভর্নরের পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকের চেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট অ্যাডভাইজার আল্লাহ মালিক কাজেমী ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী ও প্রধান অর্থনীতিবীদ বিরূপাক্ষ পাল সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্য ডেপুটি গভর্নর নির্বাহী পরিচালকরাসহ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন বার্ষিক গড় মহূল্যস্ফীতি এখনও সাড়ে ৬ শতাংশের ওপরে থাকা কোর মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় থাকা এবং চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতাজনিত বৈরি প্রভাবের প্রেক্ষাপটে অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতিতে নতুন কোনো শিথিলতা বা কঠোরতা না এনে আগের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা হয়েছে। তিনি বলেনএবারের মুদ্রানীতির প্রধান চারটি বৈশিষ্ট হিসেবে বলা হয়েছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে মুদ্রা সরবরাহ কৌশল অভ্যন্তরীণ চাহিদা বৃদ্ধি বিনিয়োগবান্ধব এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক। মুদানীতির ভঙ্গি আগের মত থাকলেও বিনিয়োগে অনেক বেশি চাহিদা তৈরি হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নমনীয় হবে নীতি পালন করবে বলে জানান গভর্নর। গভর্নর বলেন ২০১৩ সালের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর অনিশ্চয়তার কারণে বেশ কিছু দিন আশানুরুপ বিনিয়োগ হয়নি। তবে গত নভেম্বরন ও ডিসেম্বরে অর্থনীতিতে গতি সঞ্চার শুরু হয়। বিনিয়োগ ও উত্পাদনে নতুন গতি সমগ্র অর্থবছরের জন্যে ৬ দশমিক ৫ থেকে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অতিক্রমের সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয়েছিল। তবে রাজনৈতিক অস্থিরতা প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনায় অনিশ্চয়তার ছায়া ফেলেছে। এটি অব্যাহত থাকলে পণ্য সরবরাহ বাধাগ্রস্থ হয়ে প্রবৃদ্ধি ও মূল্যস্ফীতির লক্ষ্য অর্জন কঠিন হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6760.csv b/Bangla_fin_news_articles/6760.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e4ecb3fb7a9dc5439c783691afa40e232690b9d3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6760.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6760,অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বাংলাদেশ দ্বিতীয় স্থানে থাকবে,2015-01-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বাংলাদেশ ২০১৯ সালে বিশ্বের দ্বিতীয় স্থানে থাকবে। ওই বছর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার হবে ৭ শতাংশ। আর ৯.২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে ইরাক তালিকায় প্রথম স্থানে থাকবে। সম্প্রতি আইএমএফ এর বরাত দিয়ে এরকম দশটি দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা সিএনএন। রিপোর্টটিতে যেসব দেশের জিডিপি ১০০ বিলিয়ন বা সাত দশমিক আট লক্ষ টাকার বেশি সেসব দেশকে বিবেচনায় নেয়া হয়েছে। এর আগে ২০১০ ও ২০১১ সালে কাতার এই তালিকায় শীর্ষে ছিল। ২০১২ সালে কাতারকে টপকে প্রথম স্থানে উঠে আসে ইরাক। দুই ধাপে প্রবৃদ্ধি হিসেব করে গ্রাফ প্রকাশ করেছে আইএমএফ। প্রথমত ২০০২ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত শীর্ষ প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী দেশের তালিকা প্রকাশ করা হয়। এখানে শীর্ষ দশে অবস্থান করা বাংলাদেশের গড় প্রবৃদ্ধি দেখানো হয়েছে ৬.১ শতাংশ। এর পরের বছর বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধিতে কিছুটা ভাটা পড়ে ৫.৮ শতাংশে দাঁড়ায়। এর পর ২০১৪ সালে ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে আবার ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশের অর্থনীতি। ওই বছর ৭.৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছিল চীন। সিএনএন এ প্রকাশ করা অর্থনৈতিক পূর্বাভাসে দেখা যাচ্ছে ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশে পৌঁছে ইরাকের ঠিক পরই দ্বিতীয় স্থানে থাকতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6761.csv b/Bangla_fin_news_articles/6761.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c2548cdb091066fc3fa87dcf659914e3d2636517 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6761.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6761,পুঁজিবাজারের দরপতন চলছেই,2015-01-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারের সূচক ও লেনদেন নিম্নমুখী ধারাতেই রয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার দেশের দুটি পুঁজিবাজারেরই সূচক কমেছে। গত ১৫ দিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ৫ হাজার ৯৫৬ পয়েন্ট থেকে কমে ৪ হাজার ৭২৪ পয়েন্টে চলে এসেছে। লেনদেন নেমে এসেছে দুইশ কোটি টাকায়। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও একই পরিস্থিতি দেখা গেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন দেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা দীর্ঘস্থায়ী হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমে গেছে। ফলে বিনিয়োগ কম হচ্ছে। এতে বাজারের সূচক ও লেনদেন কমে গেছে। তথ্যে দেখা গেছে বৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৩ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২০৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২৯ কোটি ২৯ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৫টির কমেছে ২০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৬ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৪২৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।লেনদেন হয়েছে ১৭ কোটি ৩১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ২ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৮টির কমেছে ১৫৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6762.csv b/Bangla_fin_news_articles/6762.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0b24c1928fc90dd64d2ad0202a581c6b75b087cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6762.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6762,ডিএনসিসির ১৫ বাজার ফরমালিনমুক্ত হবে,2015-01-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ডিএনসিসি নিজস্ব মালিকানাধীন ১৫টি বাজার শতভাগ ফরমালিনমুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে সংস্থাটি। এ বিষয়ে সার্বিক তদারকির জন্য বাজারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। বৃহস্পতিবার ডিএনসিসি পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হয় বুধবার বিকেলে সংস্থাটির নগর ভবনের সম্মেলন কক্ষে অভ্যন্তরীণ এক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। এতে বলা হয় প্রতিটি বাজারে খাদ্যদ্রব্যে ফরমালিন রয়েছে কিনা তা যাচাইয়ের জন্য বাজারের একটি বুথ স্থাপন করা হবে। বাজারের আকার ও গুরুত্বের উপর ভিত্তি করে বুথের সংখ্যা বাড়ানো হতে পারে। এসময় সভায় ফরমালিন শনাক্তকারী প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি মেশিন সংগ্রহের জন্যও সংস্থার কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন প্রশাসক ড. রাখাল চন্দ্র বর্মন। প্রতিটি রাজারেই ফরমালিন শনাক্তকারী বুথে প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োজিত রাখা ও তাদের প্রশিক্ষণ দেয়ারও সিদ্ধান্ত হয় সভায়। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বাজারে ফরমালিনযুক্ত খাদ্যদ্রব্য পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানানো হয়। ডিএনসিসির প্রশাসক ড. রাখাল চন্দ্র বর্মনের সভাপতিত্বে অভ্যন্তরীণ সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন করপোরেশনের সচিব মো. আবু ছাইদ শেখ প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মাসুদ আহসান প্রধান প্রকৌশলী বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মো. গাজী ফিরোজ রহমান প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মমতাজ উদ্দিন প্রমুখ। এসময় বিভিন্ন অঞ্চলের নির্বাহী কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6763.csv b/Bangla_fin_news_articles/6763.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b72799dd9126b14fc58ad67a28592976d0690951 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6763.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6763,জলবায়ু তহবিলের অর্থ ব্যবহারের সক্ষমতা বাড়াতে হবে অর্থমন্ত্রী,2015-01-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতি মোকাবেলায় গঠিত তহবিলের অর্থ ব্যবহারে আমাদের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। এক্ষেত্রে এখন থেকেই ব্যবস্থা নেয়া জরুরি। বুধবার রাজধানীর শেরেবাংলানগর এনইসি সম্মেলনকক্ষে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতি মোকাবেলায় গঠিত আন্তর্জাতিক তহবিল গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড জিসিএফ থেকে অর্থ সংগ্রহে প্রস্তুতিমূলক কাজের অগ্রগতির ওপর আয়োজিত দুদিনব্যাপী এক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন এবং গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ডের বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের নির্বাহী পরিচালক হেলা চিখিরুউ বক্তব্য রাখেন। অর্থমন্ত্রী বলেন ২০২০ সালের মধ্যে জিসিএফতহবিলের আকার ২শ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হবে। এই তহবিলের একটি অংশ বাংলাদেশও পাবে। কারণ জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। জিসিএফএর কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরে নির্বাহী পরিচালক হেলা চিখিরুউ বলেন আগামী বছর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত দেশসমূহে জিসিএফ তহবিলের অর্থায়ন শুরু হবে বলে আশা করছি। কর্মশালায় জানানো হয় জিসিএফ বাস্তবায়ন প্রতিষ্ঠানগুলোকে ইতিমধ্যে নির্বাচন করা হয়েছে। কর্মশালায় জিসিএফএ প্রবেশের জন্য বাংলাদেশের প্রস্তুতির বিষয়ে আলোচনা হয়। জিসিএফ থেকে তহবিল প্রাপ্তিতে বাংলাদেশের আগ্রহ জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতি মোকাবেলায় অর্থায়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের নীতি কৌশল ও পরিকল্পনা এবং জিসিএফর অর্থায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6764.csv b/Bangla_fin_news_articles/6764.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bbb3a4b77737b9d0abf8f5f6ac086a4003a4dddf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6764.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6764,সহিংসতায় আবাসন খাতে রোজ ক্ষতি ৩৬ কোটি টাকা,2015-01-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় আবাসন খাতে প্রতিদিন ৩৬ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ রিহ্যাব আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। চলমান রাজনৈতিক সহিংসতা পরিহারের দাবিতে এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন রিহ্যাবের সাধারণ সম্পাদক মো. ওয়াহিদুজ্জামান। রিহ্যাবের সাধারণ সম্পাদক বলেন রাজনৈতিক সহিংসতায় দেশ এক চরম সংকটময় অবস্থায় উপনীত হয়েছে। গত ৫ জানুয়ারি থেকে ২৭ জানুয়ারি পর্যন্ত আবাসন খাতে প্রায় ৭৯২ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ অবস্থায় রাজনৈতিক দলগুলোকে সহিংসতা পরিহার করে রাজনৈতিক প্রতিবাদের ভাষা পরিবর্তন করতে হবে। মো. ওয়াহিদুজ্জামান তার বক্তব্যে বলেন সহিংস পরিস্থিতির কারণে আবাসন ব্যবসায়ীদের ক্রয়বিক্রয় মূল্য আদায় বা আর্থিক লেনদেন এখন সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে। চরম রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা থাকায় ব্যাংক ঋণের কিস্তি শোধ করতে পারছেন না আবাসন ব্যবসায়ীরা। কেবল আবাসন ব্যবসায়ীরাই নয় তাদের ক্রেতারাও উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে এখন চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে গেছেন। পরিস্থিতির উন্নতি না হলে ক্রেতা ও ডেভেলপাররা এ সব ঋণ শোধ করতে পারবেন না। তিনি আরো বলেন অনেক দিন ধরেই আবাসন খাত নানা সমস্যার মুখোমুখি। এর মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় এ খাতের পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে সরকারের সহায়তা প্রয়োজন। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া এ সংকটের উত্তরণ অসম্ভব। ওয়াহিদুজ্জামান বলেন ব্যবসায়ের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে ঋণ গ্রহণকারী ডেভেলপার প্রতিষ্ঠানগুলোর সুদ মওকুফসহ ব্যাংক ঋণ দুই বছরের জন্য পুনঃতফশিলিকরণ অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। ওয়াহিদুজ্জামান আরো বলেন দেশে এভাবে রাজনৈতিক সহিংসতা বিদ্যমান থাকলে আবাসন খাতের ক্ষতি বেড়ে যাবে এবং ডেভেলপাররা মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে পড়বে। এ খাতের সংশ্লিষ্ট অন্য ব্যবসায়ীরাও ধীরে ধীরে নিঃস্ব হয়ে পড়বেন। এতে দেশের অর্থনীতি চরম হুমকির মুখে পড়ে যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6765.csv b/Bangla_fin_news_articles/6765.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3535fa151175cdfdcd5d5088dfe3fa4dce50ad4b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6765.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6765,শেয়ারবাজারে ফের দরপতন,2015-01-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে গত কয়েক দিন ধরে টানা দরপতনের পর মঙ্গলবার কিছুটা শেয়ারদর বাড়লেও বুধবার ফের দরপতন হয়েছে। উভয় শেয়ারবাজারের সূচক কমেছে লেনদেনও রয়ে গেছে তলানিতে। লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রাধান্য ছিল বস্ত্র ও জ্বালানি খাতের। এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে ৭১ কোটি টাকা। যা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই মোট লেনদেনের ৩০ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৯ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৩৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২০ কোটি ৬৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৯টির কমেছে ১৬৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৫৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ২ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৬টির কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে ডিএসই জানিয়েছেশেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের বেক্সিমকো ফার্মা নতুন প্রকল্প ও মেশিনারি ক্রয়ের জন্য জার্মানির বিএইচএফব্যাংক অ্যাক্তিয়েনগেসেলশাভ থেকে ঋণ নেবে। এ জন্য ব্যাংকটির সঙ্গে চুক্তি সই করেছে বেক্সিমকো ফার্মা। জানা গেছেনতুন প্রকল্প ও মেশিনারি ক্রয়ের জন্য জার্মানির বিএইচএফ ব্যাংক অ্যাক্তিয়েনগেসেলশাভ থেকে ৫ কোটি ১৫ লাখ ৫৯ হাজার ডলার ঋণ গ্রহণ করবে। ঋণের টাকায় এরই মধ্যে যন্ত্রপাতি ক্রয়ের কাজ চলছে। আগামী ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যে মেশিনারিজ স্থাপন শেষ হবে। ঋণের টাকার সুদ নির্ধারণ করা হয়েছে লাইবর রেটের চেয়ে ২ দশমিক ২৫ শতাংশ বেশি। ঋণের টাকা পাঁচ বছরের মধ্যে অর্ধবার্ষিক ১০টি কিস্তিতে পরিশোধ করতে হবে। বেক্সিমকো প্রতি কিস্তিতে ৫৫ লাখ ৯৭ হাজার ডলার পরিশোধ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6766.csv b/Bangla_fin_news_articles/6766.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9c26cf35a711e043dffa5ed1a9bd03b3a0e4344b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6766.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6766,ভাগ্যবান ৩০ উদ্যোক্তা,2015-01-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তারা ৩০ জন অতি ভাগ্যবান। তাদের জন্য প্রচলিত নিয়মের বাইরে বিশেষ সুবিধা দেয়া হল। কারণ চলমান হরতালঅবরোধে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ব্যাংক ঋণের কিস্তি শোধ করতে পারছেন না। এদের প্রত্যেকের নেয়া ব্যাংক ঋণের পরিমাণ ন্যূনতম ৫শ কোটি টাকা। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় এই সিদ্ধান্ত দিয়ে নতুন নীতিমালা জারি করতে সংশ্লিষ্ট বিভাগকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এর আলোকে আরো সুবিধা পাবেন এসব উদ্যোক্তা। আর কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে বর্তমানে ৫শ কোটি টাকার বেশি ঋণ রয়েছে এমন উদ্যোক্তা ও শিল্প মালিকের সংখ্যা কমবেশি ৩০ জন। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী এসব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক ১২ বছরের জন্য ঋণ পুনর্গঠনের সুযোগ পাবেন। তলবি ও চলমান ঋণের ক্ষেত্রে তা ছয় বছরে বেশি হবে না। যদিও এ সুযোগ তারা একবারই পাবেন বলে জানা গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই নীতিমালার আওতায় আরো যেসব বিষয় বিবেচনার জন্য রেখেছে তার মধ্যে রয়েছে ঋণের সুদহার নতুন করে নির্ধারণ ডাউন পেমেন্ট কিস্তি ও গ্রেস পিরিয়ডের বিষয়। এতে সুদ হার হবে তহবিল ব্যয়ের চেয়ে কমপক্ষে ১ শতাংশ বেশি। এসব বিষয় নির্ধারণের সার্বিক দায়িত্ব থাকবে ঋণদাতা ব্যাংকের উপর। আর পুনর্গঠন সুবিধা নেয়ার পর কোনো উদ্যোক্তা ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে দেউলিয়া আইনে মামলা করে সমুদয় পাওনা আদায়ের ক্ষমতাও থাকবে ব্যাংকের হাতে। চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত এ সুবিধা গ্রহণের আবেদন করা যাবে। এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের ২১ ডিসেম্বরের বোর্ড সভায় কয়েকটি বড় গ্রুপের ঋণ কেসটুকেস ভিত্তিতে পুনর্গঠনের প্রস্তাব আসে। সেখানে দেশের শীর্ষ ২০ ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর ঋণের একটি তালিকা উপস্থাপন করা হয়। তাতে দেখানো হয় এসব গ্রুপে বড় ধরনের কর্মসংস্থান রয়েছে। এ ২০ গ্রহীতার কাছে বিভিন্ন ব্যাংকের ৫৬ হাজার কোটি টাকার ঋণ রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই উদ্যোগের তীব্র সমালোচনা করে বিশেষজ্ঞরা বলছেন কাদের স্বার্থে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে তাহলে কি ৫শ কোটি টাকার কম ঋণ রয়েছে এমন উদ্যোক্তারা ক্ষতির শিকার হচ্ছেন না পত্রিকার পাতা উল্টালেই দেখা যায় প্রতিনিয়তই ব্যবসায়ীরা ক্ষতির শিকার হচ্ছেন। শুধু যে ব্যাংক ঋণ নিয়ে যারা ব্যবসা করছেন তারা নয় যে লোকটি রাস্তার ফুটপাতে ব্যবসা করছেন নিজের জীবিকার জন্য তিনিও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। যেহেতু অসংগঠিত খাত তা বাদ দিয়ে বলতে হয় যারা ব্যাংক ঋণ নিয়ে ব্যবসা করছেন তারা সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। অবরোধহরতালে উত্পাদিত পণ্য পরিবহনে সংকট দেখা দেয়ায় কারখানা মালিক থেকে শুরু করে পরিবহন খাতও লোকসানের মুখে পড়েছে। এমন কোন খাত নেই যা চলমান রাজনৈতিক সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। এ অবস্থায় একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে কেন এই বিশেষ সুবিধা দেয়ার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিল তা প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। খোদ ব্যাংকিং খাতেও গতকাল এটি ছিল আলোচ্য বিষয়। যেসব খাতে প্রতিনিধি কিংবা শক্তিশালী লবিং করার লোক নেই তারা কি কোন সুবিধাই পাবে না সাংবাদিকদের কাছে নীতিমালার বিস্তারিত তুলে ধরেন ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী। তিনি জানান যেসব ঋণ গ্রহীতা অপরিহার্য কারণে যথাসময়ে ঋণ পরিশোধ করতে পারছেন না ফলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বেগবান হচ্ছে না তাদের ঋণ পরিশোধের জন্য কিছুটা নীতি সহায়তা প্রদানের উদ্দেশ্যে পুনর্গঠন নীতিমালা জারির সিদ্ধান্ত হয়েছে। ভারত শ্রীলংকা ও ফিলিপাইনের নীতিমালা পর্যালোচনা করেই এ নীতিমালা করা হয়েছে। সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিমের সভায় অনুমোদনের পরই পর্ষদে নীতিমালাটি অনুমোদন হয়েছে। তিনি জানান এক হাজার কোটি টাকার কম পুনর্গঠিত ঋণের ডাউন পেমেন্টের হার হবে সবোর্চ্চ ২ শতাংশ ও তদুর্ধ্বের জন্য ১ শতাংশ। তহবিল ব্যয়ের চেয়ে ১ শতাংশ বেশি হবে পুনর্গঠিত ঋণের সুদের সর্বনিম্ন হার। এ সুবিধাপ্রাপ্ত গ্রাহক প্রথম তিনবছর কোন নগদ লভ্যাংশ দিতে পারবেন না। পুনর্গঠিত ঋণ স্পেশাল মেনশন হিসেবে শ্রেণিকৃত হবে এবং অতিরিক্ত ১ শতাংশ সঞ্চিতি সংরক্ষণ করতে হবে। পুনর্গঠিত ঋণের কিস্তির মেয়াদ হবে তিন মাস পরপর কেউ দুটি কিস্তি পরিশোধে ব্যর্থ হলে সুবিধা বাতিল হয়ে প্রচলিত নীতিমালা অনুযায়ী খেলাপি হয়ে যাবেন। এসব ঋণ আদায়ে দেউলিয়া আইন ১৯৯৭ এর আওতায় মামলা করা যাবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি সূত্র এই সিদ্ধান্তকে কিছু ধনিক গোষ্ঠীর সুবিধা বলে আখ্যা দিয়ে বলেছেন রাজনৈতিক সহিংসতায় সবাই কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। কোন কোন উদ্যোক্তা রয়েছেন যারা কষ্ট করে হলেও ঋণের কিস্তি দিয়ে গেছেন খেলাপি হওয়ার ভয়ে। তাহলে তারা কী পেল এধরনের সিদ্ধান্ত সব ঋণ গ্রহীতাদের জন্যই নেয়া উচিত। সূত্রমতে বাংলাদেশে ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠান নেই বললেই চলে। মাঝারি মানের শিল্প প্রতিষ্ঠান চালাতে গিয়ে বেশিরভাগ উদ্যোক্তারই প্রাথমিক ঋণ দেড়শ থেকে তিনশ কোটি টাকার মধ্যে। কিংবা এর কম অংকের ঋণ নিলেও পরবর্তীতে তা সুদাসলে বেড়ে কয়েকগুণ হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে ৫শ কোটি টাকা সিলিং নির্ধারণ মানেই হাতেগোনা কয়েকজনকে সুবিধা দেয়া যা মোটেই ন্যায্য নয়। এই সূত্র জানান কেউ যদি ৫ কোটি টাকাও ঋণ নিয়ে থাকেন সেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন চলমান রাজনৈতিক কর্মসূচির কারণে। তাহলে তার জন্য কি কোন সুবিধাই থাকবে না কমপক্ষে সুদের হার কমিয়ে আনা কিংবা কিস্তি পরিশোধের ক্ষেত্রে সময়সীমা বাড়িয়ে কিছুটা প্রণোদনা তো দেয়া যেত এধরনের একপেশে সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ন করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6767.csv b/Bangla_fin_news_articles/6767.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..049516adaa2bbce7678daa6a0aadabb3f1cc18e5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6767.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6767,আইসিবি এএমসিএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড বেমেয়াদি হচ্ছে,2015-01-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কমিশন সভায় আইসিবি এএমসিএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ডকে মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ড হতে বেমেয়াদি স্কিমে রূপান্তরের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। বিধিমালা অনুযায়ী রূপান্তর কার্যক্রম সম্পন্নের পর ফান্ডটির নাম হবে আইসিবি এএমসিএল ইসলামিক ইউনিট ফান্ড। ফান্ডটির সম্পদ ব্যবস্থাপক হবে আইসিবি অ্যাসেট ম্যানেটমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড এবং ট্রাস্টি ও কাস্টডিয়ান ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6768.csv b/Bangla_fin_news_articles/6768.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e0c15b940b01c0396196f48a0bf5a52b4c85ccad --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6768.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6768,এপ্রিল থেকে ব্যাংকের মাধ্যমে আইপিও আবেদন নয়,2015-01-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের আইপিও আবেদন গ্রহণ আগামী ১ এপ্রিল থেকে ব্যাংকের মাধ্যমে নেয়া হবে না। মঙ্গলবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৫৩৬তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিএসইসি জানিয়েছে বিনিয়োগকারীদের সুবিধার্থে ১ এপ্রিল থেকে ব্যাংকের মাধ্যমে আইপিও আবেদন জমা দেয়ার সুযোগ থাকবে না। ফলে আবেদন জমার তারিখ থেকে রিফান্ড ওয়ারেন্ট বিরতণ পর্যন্ত সময়সীমা অনেকাংশে হ্রাস পাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6769.csv b/Bangla_fin_news_articles/6769.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..87f0804747ec748daf528a27f3b19ab6266eb178 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6769.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6769,আইন লঙ্ঘন করায় ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা,2015-01-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিকিউরিটিজ সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘন করায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সদস্য দুই স্টক ব্রোকার এবং একটি অতালিকাভুক্ত পাবলিক কোম্পানিকে জরিমানা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিএসইসি। ডিলার একাউন্টে ২০০৮২০০৯ ২০০৯২০১০ এবং ২০১২২০১৩ আর্থিক বছরে কোনো লেনদেন না করা কোম্পানির পরিচালককে মার্জিন ঋণসুবিধা প্রদান এবং গ্রাহকদের সমন্বিত হিসাবের পরিশোধযোগ্য পর্যাপ্ত তহবিল থেকে ২০ লাখ টাকা দিয়ে জেনারেটর ক্রয় করায় ইউনাইটেড ফাইন্যান্সিয়াল ট্রেডিং কোম্পানিকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করেছে বিএসইসি। এ ছাড়া সাউথ এশিয়া সিকিউরিটিজ লিমিটেড পরিচালক পর্ষদের সদস্য অথবা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছাড়া প্রধান আর্থিক কর্মকর্তাকে সিএফও কমপ্লায়েন্স অথরিটি হিসেবে নিয়োগ প্রদান জেড ক্যাটাগরির শেয়ার ক্রয়ে মার্জিন ঋণ প্রদান এবং মার্জিন ঋণের চুক্তি ছাড়া নগদ হিসাবে ঋণ প্রদান করায় প্রতিষ্ঠানটিকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বিএসইসি জানিয়েছে এ এ রসায়ান শিল্প লিমিটেড চার বার পুঁজি উত্তোলন করেছে। এর মধ্যে প্রথম ও তৃতীয়বার কমিশনের অনুমতি ছাড়া পুঁজি উত্তোলন করে কমিশন থেকে ঘটনাত্তোর অনুমোদন নেয়। চতুর্থবার উক্ত কোম্পানি বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের বাইরে পুঁজি উত্তোলন করে একটি মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে ঘটনাত্তোর অনুমোদন চেয়ে কমিশনে আবেদন করে। কোম্পানিটির এ ধরনের কাজ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স ১৯৬৯এর সেকশন ২এএর লঙ্ঘন। ফলে এ কোম্পানিকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6770.csv b/Bangla_fin_news_articles/6770.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6687c5f401cf27febe3e9c2953fc076175cdcb75 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6770.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6770,ডিএসইতে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে,2015-01-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কয়েক দিন ধরে শেয়ারবাজারে পতনমুখী প্রবণতার পর মঙ্গলবার উভয় শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ফিরে এসেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৮ পয়েন্ট বেড়েছে। একই সঙ্গে লেনদেনও কিছুটা বেড়েছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজারবিশ্লেষণে বলা হয়েছেকয়েক দিন দরপতনের পর মঙ্গলবার বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার ক্রয়ে আগ্রহ কিছুটা বেড়েছে। ডিএসইর লেনদেনের প্রাধান্য ছিল বস্ত্র ও ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক খাতে। জিএসপি ফাইনান্স ৫৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করায় এ কোম্পানি ঘিরে লেনদেন বেড়েছে। ফলে গোটা আর্থিক খাতেই লেনদেন হয়েছে বেশি। বস্ত্র ও ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক খাত ঘিরে লেনদেন হয়েছে ৬১ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের ২৮ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেমঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৮ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৫৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২১৫ কোটি ১৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০ কোটি ৮১ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২০৯টির কমেছে ৬২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১১৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৫৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৫১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ১ কোটি টাকা বেশি লেনদেনকৃত ২৩০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫১টির কমেছে ৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে ডিএসই জানিয়েছেসাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিকহারে শেয়ারদর বাড়ার কারণ নেই বলে জানিয়েছে শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড। শেয়ারদর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছেগত ৭ কার্যদিবস ধরে এ কোম্পানির শেয়ারদর ৪৩ দশমিক ৪ টাকা বা ২২ দশমিক ০৬ শতাংশ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6771.csv b/Bangla_fin_news_articles/6771.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2b43fe0e0c60edf4486516cb45a6c2f00b81b316 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6771.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6771,মধ্যপ্রাচ্য থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহের গতি কম,2015-01-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত ২০১৪ সালে রেমিট্যান্স প্রেরণকারী প্রায় সব দেশ থেকেই রেমিট্যান্স বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স প্রেরণকারী মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে রেমিট্যান্স খুব বেশি না বাড়ার কারণে সার্বিক রেমিট্যান্সের বাড়ার পরিমানও খুব বেশি নয়। গত বছর প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১৪ দশমিক ৯৪ কোটি বিলিয়ন বা এক হাজার ৪৯৪ কোটি ২৪ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে। ২০১৩ সালে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ১৩ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন এক হাজার ৩৮৩ কোটি ডলার। আর তার আগের বছর ২০১২ সালে দেশে ১৪ দশমিক ১৭ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। ২০১৩ সালের তুলনায় ২০১৪ সালে ৮ শতাংশ বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। দেশভিত্তিক রেমিট্যান্সের প্রতিবেদনে দেখা গেছে রেমিট্যান্স প্রেরণকারী শীর্ষ দেশ সৌদি আবর থেকে গত বছর ৩২৪ কোটি ৫৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগের বছর এদেশ থেকে ৩০৪ কোটি ৫৩ লাখ ডলার এসেছিল। অর্থাত্ এক বছরের ব্যবধানে রেমিট্যান্সের প্রধান যোগানদাতা দেশ সৌদি আরব থেকে ২০ কোটি ডলার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে এদেশ থেকে ২৯ কোটি ২৫ লাখ ডলার এসেছে অথচ ২০১৩ সালের একই মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ৩৭ কোটি ১০ লাখ ডলার। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে সৌদি আবর থেকে ৩২ কোটি ৭১ লাখ ডলার আসলেও গেল বছরের একই মাসে এসেছে মাত্র ২৬ কোটি ৮৭ লাখ ডলার। একইভাবে ২০১৪ সালের প্রথম দিকের মাসগুলোতে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় সৌদি আরবের রেমিট্যান্স কমেছে। তবে বছরের শেষে এসে আগের বছরের তুলনায় রেমিট্যান্স বেড়েছে এদেশের। একইভাবে সংযুক্ত আরব আমিরাত কাতার ওমান বাহারাইন কুয়েত ও লিবিয়া থেকেও রেমিট্যান্স সামান্য পরিমান বেড়েছে। আর মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান থেকে ২০১৩ সালে কোন রেমিট্যান্স না আসলেও গেল বছরে সেদেশ থেকে চার লাখ ডলারের মত রেমিট্যান্স এসেছে। অন্যদিকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর বাইরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য জার্মানী মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর জাপান থেকেও রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় অল্প পরিমান বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6772.csv b/Bangla_fin_news_articles/6772.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a9c3b1deaedf37891644fd15b44feeb801bb694 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6772.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6772,ভ্যাট ও শুল্ক আইন যুগোপযোগী করার দাবি ব্যবসায়ীদের,2015-01-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজস্ব আয় বাড়াতে ব্যবসা সহায়ক পরিবেশ দেয়ার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। সেই সঙ্গে বিদ্যমান মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট ও শুল্ক আইনকে যুগোপযোগী করা রাজস্ব বোর্ডের সক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি আদায়কারী কর্মকর্তাদের মনোভাবেরও পরিবর্তনের আহ্বান জানিয়েছেন তারা। সোমবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবসের আলোচনায় ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ এ আহ্বান জানান। তিনি বলেন চলতি অর্থবছরের রাজস্বে লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে দেড় লাখ কোটি টাকা। ব্যবসা সহায়ক পরিবেশ দিলে আগামী বছর এটি দুই লাখ কোটি টাকায় এবং কয়েক বছরের মধ্যে তা ৫ লাখ কোটি টাকায়ও উন্নীত করা সম্ভব। এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদসহ ব্যবসায়ী ও এনবিআরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনায় অর্থমন্ত্রী বলেন এক সময় সরকারের রাজস্বের বড় অংশ ছিল শুল্ক। কিন্তু ধীরে ধীরে তা কমে যাচ্ছে। তিনি বলেন শুল্ক তো প্রায় বিদায় হয়ে যাবে। এ জন্য ভ্যাটসহ মূল্য সংযোজন কর অন্যখাত থেকে রাজস্ব আদায় বাড়াতে হবে। অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদও বলেন ভ্যাট আইনের মূল লক্ষ্য দেশীয় শিল্পকে রক্ষা করা। সরকার ব্যবসা বান্ধব। ভ্যাট আইন নিয়ে গঠিত কমিটির সুপারিশ পর্যালোচনা করা হবে। তিনি সামপ্রতিক বছরগুলোতে দেশের রাজস্বসহ অর্থনৈতিক বিভিন্ন খাতের অগ্রগতি তুলে ধরেন। ড. মসিউর রহমান এনবিআরের বিভিন্ন সময় নেয়া সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে শিল্পবাণিজ্যের প্রতিক্রিয়া বিবেচনায় নেয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন এটা হলে ভুলের সম্ভাবনা কমে আসবে। সেই সঙ্গে ফিসক্যাল ইকোনমি নিয়ে একটি গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠান করার উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানান। ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অর্গানাইজেশনের ডব্লিওসিও অধীনে ২০০৯ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী কাস্টমস দিবস পালিত হয়ে আসছে। বর্তমানে এ সংস্থার সদস্য দেশের সংখ্যা ১৭৯টি। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ছিল সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা অংশীদারি সম্পর্কের একটি আন্তরিক ব্যবস্থাপনা। অনুষ্ঠানে এনবিআরের ১৫ জন কর্মকর্তাসহ ২০ জনকে শুল্ক ব্যবস্থাপনায় অবদানের জন্য ডব্লিওসিওর সনদ দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6773.csv b/Bangla_fin_news_articles/6773.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..057456b970ddd03fa2ab76d3ed677b43fb91cee0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6773.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6773,দুর্যোগ মোকাবেলায় ৩৭৫ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক,2015-01-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র প্রকল্পের জন্য বাংলাদেশ সরকার বিশ্বব্যাংকের রেয়াতি শর্তের অর্থায়নকারী সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এসোসিয়েশনের আইডিএ সঙ্গে ৩৭৫ মিলিয়ন ডলারের অর্থায়ন চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। বাংলাদেশের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন এবং আইডিএর পক্ষে বিশ্বব্যাংকের আবাসিক প্রতিনিধি ইয়োহানেস জাট সোমবার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। ছয় বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ আইডিএর এ সহায়তার মেয়াদ ৩৮ বছর এবং সার্ভিস চার্জ ০.৭৫ শতাংশ। বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে এ প্রকল্পের আওতায় উপকুলীয় নয়টি জেলায় ৫৫২টি নতুন বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় নির্মাণের পাশাপাশি ৪৫০টি বিদ্যমান কেন্দ্রের উন্নয়ন সংযোগকারী সড়ক এবং যোগাযোগ নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকির মুখে থাকা ১৪ মিলিয়ন মানুষ এ প্রকল্পের মাধ্যমে উপকৃত হবে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ইস্পাতের নকশার আশ্রয় কেন্দ্রের প্রচলন করা হবে। যে নয়টি জেলায় বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ ও উন্নয়ন করা হবে সেগুলো হলো বরিশাল ভোলা চট্টগ্রাম কক্সবাজার ফেনী লক্ষীপুর নোয়াখালী পিরোজপুর এবং পটুয়াখালী। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ইয়োহানেস জাট বলেন ভৌগোলিক কারণে বাংলাদেশ বন্যা ও ঘূর্ণিঝড় প্রবণ এলাকা। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আহওয়ার চরম অবস্থা বারবার দেখা দিতে পারে। বাড়তে পারে এর তীব্রতা। এ পরিস্থিতিতে এ ধরনের প্রকল্প আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ ও উন্নয়নের মাধ্যমে উপকুলীয় এলাকাবাসীদের প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় এবং দীর্ঘমেয়াদি দুর্যোগ প্রস্তুতি ব্যবস্থা গড়ে তুলতে বাংলাদেশ সাহায্য করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6774.csv b/Bangla_fin_news_articles/6774.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bcf3f9ecaac656f7acd2eb481961dd672e79e08b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6774.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6774,৭ দিনে ডিএসইর সূচক কমেছে আড়াইশ পয়েন্ট,2015-01-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত ১৫ জানুয়ারি থেকে সাত কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ২৪৮ পয়েন্ট। এর মধ্যে একদিন সূচক কিছুটা বাড়লেও অবশিষ্ট ছয়দিনই সূচক কমেছে। তাছাড়া এ সময়ের মধ্যে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ সাড়ে তিনশ কোটি টাকা থেকে দুইশ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা দেখা দিয়েছে। এজন্য বাজারে সূচক ও লেনদেন কমে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনা প্রয়োজন বলে মনে করেন তারা। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে গত কয়েকদিন ধরে বাজারের পতনমুখী প্রবণতা থেকে সোমবার কিছুটা ঘুরে দাঁড়ানোর প্রচেষ্টা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা সম্ভব হয়নি। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাবে আস্থাহীনতায় বাজারে ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না। এদিকে বিনিয়োগকারীরা আসন্ন মুদ্রানীতির দিকে তাকিয়ে আছেন। মুদ্রানীতি পুঁজিবাজার বান্ধব হলে বাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারে। তথ্যে দেখা গেছে সোমবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭০৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২০৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৮ কোটি ৮৮ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১১টির কমেছে ১৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৬ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৪২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২০ কোটি ২৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৭টির কমেছে ১২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6775.csv b/Bangla_fin_news_articles/6775.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8d288bfe896dbbdfdada3967205152450f12c13f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6775.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6775,‘উত্থান পতন থাকলেও বাংলাদেশের অর্থনীতি গতিশীল’,2015-01-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতি থাকলেও এদেশের অর্থনীতিতে গতিশীলতা রয়েছে। বিগত কয়েক বছরে ভালো অর্থনৈতিক উন্নয়নে ধারাবাহিকতা রয়েছে। এখন প্রয়োজন এদেশের শ্রম শক্তিকে দক্ষ করে গড়ে তোলা প্রযুক্তির আরো উন্নত ব্যবহার। সফররত ওয়েলস্ বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স ডব্লিউবিসিসি এর বাণিজ্য প্রতিনিধিদলের সদস্যরা রবিবার এ মন্তব্য করেন। দুদেশের বাণিজ্য সম্ভাবনা খুঁজতে ১৫ সদস্যের বৃটিশ ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল এখন ঢাকায় অবস্থান করছে। বাংলাদেশে সফর উপলক্ষে রবিবার রাজধানীর একটি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তারা। সফরকারী প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন চেম্বার সভাপতি দিলাবর এ. হোসেন। তিনি জানান এ নিয়ে দ্বিতীয় বারের মতো চেম্বারের পক্ষ থেকে বাণিজ্য প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে সফর করছে। প্রতিনিধিদল ঢাকায় অবস্থান করবে আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। এবারের সফরকালে তারা গুরুত্ব দিচ্ছেন বিনিয়োগকারীদের মাঝে জ্ঞানভিত্তিক বিনিময়ের উপর। তাছাড়া বাংলাদেশে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা সাশ্রয়ী জ্বালানী প্রযুক্তি হাসপাতালে ব্যবহৃত উন্নত যন্ত্রপাতি ঔষধ শিল্প হিমায়িত খাদ্যসহ প্রযুক্তিগত জ্ঞান হস্তান্তরের বিনিয়োগ সম্ভাবনাও খুঁজে দেখবেন তারা। এ লক্ষে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের সাথেও আলোচনা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6776.csv b/Bangla_fin_news_articles/6776.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4364d057db90655d1cd4785deddabed259842484 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6776.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6776,পিইডিপি৩ বাস্তবায়নে বিশ্বব্যাংকের ৪০ কোটি ডলার ঋণ,2015-01-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৃতীয় প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি পিইডিপি৩ বাস্তবায়নে জন্য ৪০ কোটি ডলারের অতিরিক্ত অর্থায়নের চুক্তি স্বাক্ষর করেছে বিশ্বব্যাংক। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রথম শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার মান উন্নয়নে সহায়তা বাড়ালো। পিইডিপি৩ প্রশিক্ষিত শিক্ষক এবং বিশেষ শিক্ষা উপকরণের মাধ্যমে বিশেষ করে অবহেলিত এলাকায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এক বছরের প্রাকপ্রাথমিক কর্মসূচি চালু অব্যাহত রাখবে। রবিবার শেরেবাংলা নগরের ইআরডি সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি জেষ্ঠ্য সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন এবং বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর জোহানেস জাট চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এসময় জোহানেস জাট বলেন গুণগত মানের উন্নয়ন অংশগ্রহণ সমতার ভিত্তিতে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অর্জনকে এগিয়ে নেয়া এবং প্রাথমিক শিক্ষায় একটি কার্যকর মূল্যায়ন পদ্ধতি গড়ে তুলতে আমরা আমাদের সহায়তা বৃদ্ধি করেছি। চলমান এ প্রকল্পের বিভিন্ন অনিয়ম নিয়ে প্রশ্ন করা হলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. আলমগীর বলেন প্রকল্পে ইতিমধ্যেই যতটুকু দুর্নীতি হয়েছে তা দুঃখজনক। এর সাথে জড়িত কর্মকর্তাদের শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে। দুর্নীতি প্রতিরোধে প্রকল্প বাস্তবায়নে কর্মকর্তাদের সাথে নিয়মিত বৈঠক করা হবে। নিবিড় যোগাযোগ রাখা হবে দাতা সংস্থার সাথে। এর পরেও কোন দুর্নীতি ধরা পরলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে। এসময় জানানো হয় বর্তমানে শিক্ষা খাতে বিশ্বব্যাংকের প্রতিশ্রুত সহায়তার পরিমাণ ১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6777.csv b/Bangla_fin_news_articles/6777.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5d1265eb96c4335eacccd05266ab3f175763291a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6777.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6777,বাণিজ্য মেলা চলবে ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত,2015-01-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা ২০১৫র সময় ১০ দিন বাড়ানো হয়েছে। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই মেলা চলবে। মেলা শেষ হওয়ার কথা ছিল ৩১ জানুয়ারি। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো রবিবার এক বোর্ড সভায় এই সময় বৃদ্ধি করে। বাণিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহম্মেদ সভায় উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ১ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিআইসিসি ২০তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন করেন। বাংলাদেশ এবং ১৪টি দেশের ৪৮টি সংগঠন বাণিজ্য মেলায় অংশ গ্রহণ করছে। তারা ৫১৬টি স্টলে তাদের পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করছে। প্রতিদিন এই মেলা সকাল ৯টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত জনসাধারণের জন্য খোলা থাকছে। মেলায় প্রবেশ মূল্য প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য ৩০ টাকা এবং অপ্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য ২০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6778.csv b/Bangla_fin_news_articles/6778.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2482bac4c3fa4dfc146d6ebd455991e4f64be2e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6778.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6778,অবরোধে প্লাস্টিক খাতে ২০০ কোটি টাকার ক্ষতি,2015-01-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হরতালঅবরোধে প্লাস্টিক খাতে প্রতিদিন ক্ষতি হচ্ছে ১০ থেকে ১২ কোটি টাকা। সে হিসাবে গত কয়েকদিনে এখাতে ২০০ কোটি ক্ষতি হয়েছে। রবিবার বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক অ্যাসোসিয়েশন বিপিজিএমইএ এ দাবি করেছে। দশম ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল প্লাস্টিক প্যাকেজিং এন্ড প্রিন্টিং ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফেয়ার২০১৫ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছে অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা। পল্টনের অ্যাসোসিয়েশন কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে বিপিজিএমইএ সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন আমাদের প্লাস্টিক তৈরি করতে যে কাঁচামালের দরকার হয় হরতালঅবরোধে তা প্রয়োজন মতো সরবরাহ করতে পারিনি। যার কারণে প্লাস্টিক উত্পাদন ব্যাহত হয়েছে। তিনি বলেন রাজনৈতিক সহিংসতার কারণে বিদেশি ক্রেতারা অর্ডার দিচ্ছে না। অর্ডার অন্য দেশে চলে যাচ্ছে। তিনি বলেন বাংলাদেশে প্লাস্টিক খাতের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে দেশে এ ধরণের নৈরাজ্য চলতে থাকলে সে সম্ভাবনা ব্যাহত হবে। তাই দেশের অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্থ করে এমন কর্মকান্ড থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে সরে আসতে আহ্বান জানান তিনি। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় আগামী মঙ্গলবার থেকে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ১০ম আন্তর্জাতিক প্লাস্টিক মেলা শুরু হচ্ছে। চলবে শুক্রবার পর্যন্ত। বিপিজিএমইএ এর পাশাপাশি মেলার সহআয়োজক হিসাবে থাকবে চ্যান চাও ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি লি. তাই্ওয়ান এবং ইওরকার্স ট্রেড অ্যান্ড মার্কেটিং সার্ভিস কো. লি. হংকং। ৮টি দেশের ২২০টি অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান ৩৫০টি বুথে তাদের পণ্য ও প্রযুক্তি প্রদর্শন করবে। মেলা দুপুর ১২টা থেকে রাত ৮ পর্যন্ত চলবে। সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য মেলায় প্রবেশ ফ্রি। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন বিপিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মো. ইউসুফ আশরাফ ফেরদৌস ওয়াহেদ সামিম আহমেদ বর্তমান সিনিয়র সহসভাপতি গিয়াস উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6779.csv b/Bangla_fin_news_articles/6779.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dac42b3bc33dbe3c3086c356066f222466026bcc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6779.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6779,পুঁজিবাজারে বড় দরতপন,2015-01-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাবে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থার পারদ নিম্নমুখী হচ্ছে। দিনে দিনে পুঁজিবাজারের সূচক ও লেনদেন কমে যাচ্ছে। রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ৮১ পয়েন্ট কমেছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সূচক কমেছে ২৭৯ পয়েন্ট। লেনদেন নেমে এসেছে আড়াইশ কোটি টাকারও নিচে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বাজারে বিক্রয়ের চাপ বেড়ে যাওয়ায় সূচক কমে গেছে। কমতে কমতে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক চার মাস আগের পরিস্থিতিতে চলে এসেছে। বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বিনিয়োগকারীরা বাজারে বিনিয়োগ না করে বাজার সতর্ক অবস্থান করছেন। এজন্যই লেনদেন ও সূচক কমে যাচ্ছে। এদিকে বাজারে লেনদেনের ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল বস্ত্র খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের ২১ ভাগ। আগের দিনের তুলনায় এ খাতে লেনদেন বেড়েছে ৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। এক্ষেত্রে এ খাতের সিএন্ডএ টেক্সটাইলের অবদানই বেশি। আর খাত ভিত্তিক দাম বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাত। এ খাতের শেয়ারগুলোর দাম বেড়েছে দেড় শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৮১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৩২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৪৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২২৩ কোটি ২৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭২টির কমেছে ৮৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৭৯ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৪৫০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৬টির কমেছে ১৮২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6780.csv b/Bangla_fin_news_articles/6780.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05ec9db8bed8e9a0348b5022eabfb22d52b2b62b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6780.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6780,বাণিজ্য মেলা বাড়ছে ১০দিন,2015-01-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা আরো ১০ দিন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। রবিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি শীর্ষ কর্মকর্তারা বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেন বলে ইপিবি সূত্রে জানা গেছে। নিয়ম অনুযায়ী ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া বাণিজ্য মেলা আগামী ৩১ ডিসেম্বর শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু হরতালঅবরোধের কারণে দর্শনার্থী কম হওয়ায় ব্যবসায়ীরা সময় বাড়ানোর আবেদন জানান। এই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6781.csv b/Bangla_fin_news_articles/6781.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..23e1155cde384d9b8b0cbffe227bc25494812ead --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6781.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6781,খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ের সামনে সবজি ছড়িয়ে বিক্ষোভ,2015-01-23,বিশেষ প্রতিনিধি,অবরোধ প্রত্যাহারের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাঁচাবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত সবজি ও ক্ষুদে ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা বিএনপি চেয়ারপার্সনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনে সবজি ছড়িয়ে বিক্ষোভ করেছেন। দুপুরের দিকে কয়েকশ সবজি বিক্রেতা ও ক্ষুদে ব্যবসায়ী বস্তাভর্তি সবজি ও হাতে সবজি ও কাঁচামাল নিয়ে বিক্ষোভ করেন। এ সময় তারা অবরোধ তুলে নেয়ার দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন। পাশাপাশি তারা ক্ষতিপূরণও দাবি করেন। পরে পুলিশি বাধার মুখে শ্রমিকরা স্থান ত্যাগ করতে বাধ্য হন। এ সময় তারা রাস্তায় লাউ ফুলকপি বাঁধাকপি টমেটো পেঁয়াজ বেগুন ছিটিয়ে ক্ষোভ জানান। বাড্ডা এলাকার কাঁচামাল ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন বলেন আমরা অবরোধের কারণে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। পরিবারপরিজন নিয়ে আমরা এখন মানবেতর জীবন যাপন করছি। দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ায় আমরা বাধ্য হয়েই খালেদা জিয়ার কার্যালয়ের সামনে হাজির হয়েছি। আমাদের সবজি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আমরা এই সবজি খালেদা জিয়াকে দিতে চাই। নইলে অবরোধ তুলে নেয়া হোক অথবা আমাদের ক্ষতিপূরণ দেয়া হোক। এ ভাবে চলতে পারে না। আমরা মারা যাচ্ছি আমাদের কোনো কাজ নেই। তিনি বলেন বিক্ষোভ করার কারণ হচ্ছে কাঁচাবাজারের সবজি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। শ্রমিকেরা কাজ পাচ্ছেন না। তাই তাদের নষ্ট হয়ে যাওয়া সবজি খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে দিতে এসেছি। নতুনবাজার কাঁচাবাজারের শ্রমিক সর্দার নাসিরুদ্দিন বলেন আমাদের আয়রোজগার বন্ধ হয়ে গেছে। আমরা এ জন্য বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার কাছে এসেছি। হয় তারা আমাদের ক্ষতিপূরণ দেবেন না হলে অবরোধ তুলে নিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6782.csv b/Bangla_fin_news_articles/6782.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f278d3ffaa76da14ba760c21dae2ca4d10a6d564 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6782.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6782,রাজনৈতিক সংকট নিরসনে সংলাপই একমাত্র পন্থা ডিসিসিআই,2015-01-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদ বলেছেন বর্তমানে দেশে রাজনৈতিক অচলাবস্থার কারণে প্রতিদিন ২ হাজার ২৭০ কোটি টাকা ক্ষতি হচ্ছে। এ ছাড়া দেশের ইমেজ বড় ধরনের সংকটের মুখে পড়ছে। যা ক্ষতিপূরণ করা সম্ভব নয়। এ অবস্থায় পেশিশক্তিভিত্তিক রাজনীতির পরিবর্তে সংলাপের মাধ্যমে সমঝোতার রাজনীতি করতে হবে। তিনি বলেন রাজনৈতিক সংকট নিরসনে কার্যকর আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় আসতে হবে যাতে রাজনীতির কারণে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। সংকট এমনভাবে সমাধান করতে হবে যাতে ভবিষ্যতে একই ধরনের সংকট তৈরির আর কোনো সুযোগ না থাকে। বর্তমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে সংলাপই একমাত্র পন্থা। রাজনৈতিক সংকট নিরসনের সুপারিশ প্রণয়নে একটি সিটিজেন কাউন্সিল গঠন করা যেতে পারে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। বৃহস্পতিবার দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থনৈতিক অচলাবস্থা বিষয়ক এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সব কথা বলেন। ডিসিসিআই ভবনে আয়োজিত সভায় উপস্থিত ছিলেন ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি হুমায়ুন রশিদ সহসভাপতি মো. শোয়েব চৌধুরী পরিচালক খায়ের মোহাম্মদ খান আব্দুস সালাম আতিকইরাব্বানী ওসমান গনি এবং এস রুমি সাইফুল্লাহসহ আরো অনেকে। ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদ তার বক্তব্যে বলেন ১৬ দিনের অবরোধ বা হরতালের কারণে মোট ৩৬ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। দৈনিক ক্ষতির পরিমাণ ২ হাজার ২৭৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। এই ১৬ দিনে হরতাল ও অবরোধের কারণে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জিডিপির ২ দশমিক ৬৯ শতাংশ। ডিসিসিআই সভাপতি বলেন চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতায় আমাদের অগ্রসরমাণ রপ্তানি খাত বড় ধরনের হুমকির মুখে পড়েছে। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় যে ইমেজ সংকট হচ্ছে তা টাকার অংকে নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। বিজিএমইএর তথ্যমতে এক দিনের অবরোধ বা হরতালে ৬৯৫ কোটি টাকার পোশাক রফতানি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে ২০১৪১৫ অর্থবছরে তৈরিপোশাক রফতানিতে দুই হাজার ৬০০ কোটি ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে না। বিভিন্ন খাতে অবরোধের ক্ষতি বর্ণনা করে হোসেন খালেদ বলেন রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে কৃষি খাতে প্রতিদিন ক্ষতি হচ্ছে প্রায় ২৮৮ কোটি টাকা। কৃষিজাত পণ্য সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের পোল্ট্রি শিল্পে দৈনিক ক্ষতির পরিমাণ ১৮ দশমিক ২৮ কোটি টাকা। হিমায়িত খাদ্য খাতে প্রতিদিনের ক্ষতি প্রায় ৮ কোটি টাকা। অবরোধ ও হরতালের কারণে চট্টগ্রাম বন্দরে প্রায় ২৬ হাজার কন্টেইনার আটকা পড়ে আছে। শিল্পকারখানায় কাঁচামাল সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে। ২০১৩১৪ অর্থবছরে প্রাক্কলিত জিডিপিতে এক দিনে শিল্প খাতের অবদান ৮৭৫ কোটি টাকা। বর্তমান অচলাবস্থায় শিল্পখাতে উত্পাদন সক্ষমতা নষ্ট হচ্ছে প্রায় ২৫ শতাংশ। সে হিসাবে শিল্পখাতে এক দিনে বছরে ৩০০ দিন শিল্পকারখানা উত্পাদনে সক্ষম ধরে ২১৮ দশমিক ৯৬ কোটি টাকার উত্পাদন সক্ষমতা নষ্ট হচ্ছে। পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে প্রতিদিনের ক্ষতির পরিমাণ ৩০০ কোটি টাকারও অধিক। রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অবরোধের কারণে পর্যটন শিল্পে স্থবিরতা নেমে এসেছে। হোসেন খালেদ বলেনটানা অবরোধের কারণে বিদেশি পর্যটকরা বাংলাদেশ ভ্রমণে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। দেশীয় পর্যটকরাও ভ্রমণ পরিকল্পনা বাতিল করছেন। হোটেল বুকিং বাতিল করছেন অনেকেই। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের বিটিবি তথ্যমতেবর্তমান রাজনৈতিক অস্থিরতা টানা অবরোধ ও হরতাল চলতে থাকলে পর্যটন খাতে এ মৌসুমে শত কোটি টাকার ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। ট্যুরিজম ডেভেলপার্স অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশএর মতেএ খাতে প্রতিদিন ক্ষতি প্রায় ২০০ কোটি টাকা। ডিসিসিআই সভাপতি বলেন চলমান অস্থিরতায় আবাসন খাতে প্রতিদিন ২৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। পরিবহন ব্যবস্থা সচল না থাকায় নির্মাণকাজ সম্পন্ন করা যাচ্ছে না। এ ছাড়া হরতালঅবরোধের কারণে দেশের চারটি স্থলবন্দর ও বঙ্গবন্ধু সেতুর টোল আদায় থেকে প্রতিদিন গড়ে সরকারের প্রায় ৩৩ দশমিক ৮ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় কম হচ্ছে। বেনাপোল স্থলবন্দরে এক দিনের রাজস্ব আদায়ের ক্ষতি ৫.৩৫ কোটি টাকা। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থলবন্দর থেকে ব্যবসায়ীরা আমদানিপণ্য খালাস নিতে না পারায় তারা প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। হরতাল অবরোধের কারণে ছোট ছোট খাতের ক্ষতির কথা উল্লেখ করে ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদ বলেন পাইকারি বাজার শপিং মল শোরুম ক্ষুদ্র ও ছোট দোকান খাতে প্রতিদিন ক্ষতি ১৫০ কোটি টাকা। ভ্রাম্যমাণ হকার ও অস্থায়ী ক্ষুদ্র ব্যবসায় প্রতিদিন প্রায় ১৫ কোটি টাকার বেশি লোকসান হচ্ছে। প্লাস্টিকদ্রব্য প্রস্তুত ও রপ্তানি খাতে প্রতিদিন ক্ষতি হচ্ছে ১৭.৮৫ কোটি টাকা। বিমা কোম্পানির বিনিয়োগ আমদানি রপ্তানি প্রিমিয়াম আয় বিমা দাবি পরিশোধ মিলিয়ে বিমা প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিদিন ১৫ কোটি টাকা ক্ষতি হচ্ছে। রাজনৈতিক সংকট নিরসনে কিছু সুপারিশ তুলে ধরে ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদ বলেন রাজনৈতিক সংকট নিরসনে কার্যকর আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় আসতে হবে যাতে রাজনীতির কারণে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। সংকট এমনভাবে সমাধান করতে হবে যাতে ভবিষ্যতে একই ধরনের সংকট তৈরির আর কোনো সুযোগ না থাকে। বর্তমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে সংলাপই একমাত্র পন্থা। পৃথিবীর কোনো দেশেই শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত সমাধান অর্জন করা সম্ভব হয়নি। তাই সংকট উত্তরণে সংলাপ আয়োজনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে মতৈক্যে পৌঁছাতে হবে। বর্তমান যুগে পেশি শক্তির স্থলে মেধা ও বুত্পত্তির সমন্বয়ে বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে সব সমস্যার সমাধানে পৌঁছাতে হবে। আমরা গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার আওতায় সকলের মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও নির্দিষ্ট স্থানে সভা সমাবেশ করার অধিকার থাকায় বিশ্বাসী। অন্য দিকে রাজনৈতিক আন্দোলন কোনো অবস্থাতেই সহিংস হওয়া উচিত নয়। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন প্রত্যাশা করি। সিটিজেন কাউন্সিল গঠনের তাগিদ দিয়ে ডিসিসিআই সভাপতি বলেন দেশের সিনিয়র নাগরিক ব্যবসায়ী প্রতিনিধি গণমাধ্যম প্রতিনিধি শিক্ষাবিদ ও বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি সিটিজেন কাউন্সিল গঠন করা যেতে পারে যারা কোনোভাবেই রাজনৈতিক পরিচয়ে পরিচিত হবেন না। প্রস্তাবিত এ কাউন্সিল সকল রাজনৈতিক দলকে সমানভাবে মূল্যায়ন করে গ্রহণযোগ্য সুপারিশ প্রণয়ন করবে যা প্রয়োজনে ভবিষ্যতে জাতীয় সংসদেও উপস্থাপন করা যেতে পারে। হোসেন খালেদ বলেন ব্যবসায়ীরা যেহেতু বর্তমান অবস্থায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছেন তাই এ অবস্থা চলাকালে ব্যাংকঋণের সুদ মওকুফের দাবি জানাচ্ছি। বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রতিদিনই ব্যাংকে কুঋণ বাড়ছে। এ পরিস্থতিতে ঋণ শ্রেণিকরণের ক্ষেত্রে পুনঃতফসিলিকরণের সুযোগ প্রদান করা প্রয়োজন। চলমান পরিস্থিতিতে ব্যবসাবাণিজ্যের অবস্থা ভালো নয় তার ওপর সরকার পিডিবির পক্ষ থেকে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে। যেখানে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য উল্লেখযোগ্য হারে কমে এসেছে সেখানে বাংলাদেশে এ অবস্থায় বিদ্যুতের দাম পুনরায় বৃদ্ধি করা হলে ব্যবসায়ী সম্প্রদায় মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়বে। এক প্রশ্নের জবাবে ডিসিসিআই সভাপতি বলেন আগেও দুই দলকে সংলাপে আনার জন্য ব্যবসায়ী সমাজ চেষ্টা করেছে এবারও প্রয়োজন হলে সে রকম চেষ্টা করা হবে। হরতাল বন্ধে আইনানুগ ব্যবস্থার নেয়ার ক্ষেত্রে এফবিসিসিআইয়ের সঙ্গে ডিসিসিআই থাকবে কি নাএমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন এফবিসিসিআই সব ব্যবসায়ী সংগঠনের শীর্ষ সংস্থা। সুতরাং আমরা এর বাইরে নই। তাদের সঙ্গে দ্বিমত করারও সুযোগ নেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6783.csv b/Bangla_fin_news_articles/6783.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5236fcdbe55f8cd223ea762c02f14683993dc6c5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6783.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6783,জেমিনি সি ফুড ‘বি’ ক্যাটাগরিতে,2015-01-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সর্বশেষ অর্থবছরে ৫ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দেয়ায় জেড থেকে বি ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে জেমিনি সি ফুড। ইতোমধ্যে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কাছে লভ্যাংশ বিরতণ করেছে। ২০১৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেষ হওয়া অর্থবছরের জন্য গত সাড়ে ৭ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়। গত ১৯ জানুয়ারি বিনিয়োগকারীদের ঠিকানায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে লভ্যাংশের টাকা পাঠানো হয়েছে। যেসব বিনিয়োগকারী লভ্যাংশের টাকা পাননি তাদের কোম্পানির রেজিস্টার্ড অফিস থেকে লভ্যাংশের টাকা জানুয়ারি মাসের পর সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6784.csv b/Bangla_fin_news_articles/6784.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5846b02cfcd0da64e472a11b8f50595db3692fc9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6784.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6784,আইসিবির ফেসভ্যালু ১০ টাকা হচ্ছে,2015-01-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের আইসিবি পরিচালনা পর্ষদ কোম্পানিটির শেয়ারের ফেসভ্যালু পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।কোম্পানিটির ফেসভ্যালু ১০০ টাকার পরিবর্তে ১০ টাকা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6785.csv b/Bangla_fin_news_articles/6785.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1ce7cd92d94669c2a64beb2054582f397178fe99 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6785.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6785,শেয়ারবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কম,2015-01-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা চার কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক পতনের পর বৃহস্পতিবার কিছুটা বেড়েছে। তবে লেনদেন এখনো তলানিতে পড়ে আছে। লেনদেন হয়েছে ২২৩ কোটি টাকা। প্রায় ২০ শতাংশ কম। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন তিন দিন ধরে দরপতনের পর বুধবারও বাজারে ব্যাপক বিক্রির প্রবণতার কারণে অনেক শেয়ারের দর তুলনামূলকভাবে কমে গেছে। তাই কিছু কিছু ক্ষেত্রে ক্রেতারা শেয়ার ক্রয় করেছেন। এদিকে বাজারে লেনদেনের ক্ষেত্রে বস্ত্র ও ব্যাংকিং খাত ছিল শীর্ষে। এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে ৭৩ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের ২৪ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে বৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৪ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২২৩ কোটি ৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭২টির কমেছে ৮৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৭০ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৭৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৪১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩০টির কমেছে ৫৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6786.csv b/Bangla_fin_news_articles/6786.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aaa7941e65fe33a6cceddbba6218c3dc5235238a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6786.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6786,নোয়াখালীতে কুরিয়ার সার্ভিসের গাড়িতে আগুন,2015-01-22,নোয়াখালী প্রতিনিধি,নোয়াখালীতে সদর উপজেলায় সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের গাড়িতে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে মাইজদীর প্রধান সড়কে এই ঘটনা ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। কুরিয়ার সার্ভিসের স্থানীয় ম্যানেজার রাজু জনান অফিসের সামনের সড়কে কুরিয়ার সার্ভিসের নিজস্ব গাড়িতে কর্মচারীরা ডকুমেন্ট ও পার্সেল উঠাচ্ছিল। এসময় দুর্বৃত্তরা গাড়িয় সামনের অংশে পেট্রোল ঢেলে আগুন দিয়ে পালিয়ে যায়। প্রথমে কুরিয়ার সার্ভিসের কর্মচারী ও স্থানীয়রা এবং পরে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা এসে আগুন নেভায়। আগুনে গাড়ির সামনের অংশ পুড়ে গেলেও ডকুমেন্ট ও পার্সেলের কোনো ক্ষতি হয়নি। এদিকে বুধবার রাতে পুলিশ জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের ১০ কর্মীকে গ্রেফতার করে। এদের মধ্যে সাতজন বিএনপির ও তিনজন জামায়াতের কর্মী রয়েছে। নোয়াখালী জেলার পুলিশ সুপার ইলিয়াছ শরীফ জানান গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে অবরোধ ও হরতালে সহিংসতার অভিযোগে মামলা রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6787.csv b/Bangla_fin_news_articles/6787.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8ff687e293308c0dd1a5fb001d6fd5320fb89c53 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6787.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6787,ভয়াবহ শঙ্কায় শিল্প উদ্যোক্তারা,2015-01-22,জামাল উদ্দীন,স্বস্তি নেই সাধারণ মানুষের। শান্তিতে নেই শিল্পউদ্যোক্তারা। ব্যবসাবাণিজ্য প্রসারের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় দেশকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে নেয়ার যে দায়ভার গ্রহণ করছেন ব্যবসায়ীরা তা আর কতদিন বহন করতে পারবেন সে প্রশ্ন এখন মুখে মুখে। উদ্যোক্তারা শংকিত। টানা অবরোধহরতাল চলতে থাকলে কলের চাকা সচল রাখাই মুশকিল হয়ে পড়বে। কাঁচামাল ও পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থায় বিপর্যয় ঘটায় রফতানি আদেশ সঠিকভাবে প্রতিপালন করতে পারছেন না উদ্যোক্তারা। এ অবস্থায় আমদানিকারকরা ছুটছেন ভিন্ন গন্তব্যে। প্রতিযোগী দেশগুলোতে চলে গেলে বাংলাদেশের রফতানি আয়ের লক্ষ্য পূরণ হবে না। তাতে ব্যবসা টিকিয়ে রাখার বদলে ব্যাংক ঋণের বোঝা নিয়ে উদ্যোক্তার খেলাপি হওয়ার আশঙ্কাই স্বাভাবিক। এমনিতেই ব্যাংকের উচ্চসুদের হার ও জ্বালানি সংকটে কারখানাগুলো যথাযথ উত্পাদন করতে পারছে না। বিদ্যমান অবরোধ অবস্থায় সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে দুশ্চিন্তাই বাড়ছে। উদ্যোক্তাদের মতে বিদ্যমান অস্থিরতা চলতে থাকলে দেশকে মধ্য আয়ের দেশে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য পূরণতো হবেই না বরং বছর শেষে জাতীয় আয়ও কমে যাবে। তারা জানান এমনিতে রাজনৈতিক ও অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বহুজাতিক কিছু কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করেনি। বিদ্যমান বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও এখানে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী হচ্ছেন না যা দেশের জন্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাড সিগন্যাল বলে মন্তব্য করেছেন তারা। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে চলমান সহিংসতায় অর্থনীতির সাথে সম্পর্কিত প্রতিটি ক্ষেত্রেই অপরিসীম ক্ষতি হচ্ছে। ডিসেম্বর ২০১৪ ও জানুয়ারি ২০১৫ সালে এ পর্যন্ত ৪ শতাধিক গাড়ি ভাংচুর করা হয়েছে। যানবাহনই শুধু নয় বিভিন্ন ব্যাংকের শাখা এটিএম বুথসহ অন্যান্য ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানও হরতালঅবরোধের কারণে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের শিকার হয়েছে। সম্ভাবনাময় বস্ত্র খাতের উদ্যোক্তারা জানান এমনিতেই তীব্র প্রতিযোগিতা করে টিকে আছে এই খাত। হরতালঅবরোধে বস্ত্রখাতের কাঁচামাল সুতার উত্পাদনে বিঘ্ন ঘটছে। এসব শিল্প কারখানা লোকসানে পড়ে গেলে বিপুল পরিমাণ পুঁজি আটকে যাবে। শ্রমঘন এই শিল্পে কর্মসংস্থানের সুযোগও নষ্ট হবে। বস্ত্রখাতের উপখাত স্পিনিং শিল্প হরতালঅবরোধে কঠিন পরিস্থিতি পার করছে। অবরোধের কারণে এ উপখাতের পুরো সাপ্লাই চেইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় মিল থেকে সঠিক সময়ে সুতা পাঠানো যাচ্ছে না। স্থানীয় স্পিনারদের নিজস্ব পরিবহন থাকলেও বর্তমান টালমাটাল পরিস্থিতিতে অনেকেই ঝুঁকি নিয়ে পরিবহন রাস্তায় নামাতে চাচ্ছেন না। বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিল্স এসোসিয়েশনের পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন ইত্তেফাককে বলেন সঠিক সময়ে সুতা না পাওয়ায় গার্মেন্টস শিল্পের কাঁচামালও সরবরাহ করা যাচ্ছে না। অন্যদিকে বস্ত্র উত্পাদকরা সঠিক সময়ে সুতার দাম পরিশোধ করলেও বর্তমান জটিলতার কারণে গার্মেন্টস মালিকদের কাছ থেকে সময়মত পাওনা অর্থ আদায় করা যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে এই শিল্পের জন্য বৈরি অবস্থা বিরাজ করছে। একইভাবে অন্যান্য খাতেরও অবস্থা সঙ্গীন। শুধু পণ্যবাহী যান নয় যাত্রীবাহী যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটায় মানুষের যেমন ভোগান্তি ঘটছে তেমনি পরিবহন মালিকরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। পরিবহনের সঙ্গে চালক ও সহযোগীদের দৈনিক আয়ের বিষয়টি জড়িত। এর সঙ্গে রয়েছে লাখ লাখ পরিবার। ক্ষতি পুষিয়ে নিতে অনেকে ঝুঁকি নিয়ে রাস্তায় বের হলেও আতঙ্কে সড়কে চলাচল করছে। পণ্যবাহী বড় যান এখন অবরোধাকারীদের টার্গেটে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশ লং ভেহিক্যাল ওনার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ বখতিয়ার গতকাল ইত্তেফাককে বলেন গত সোমবার চট্টগ্রামের বার আউলিয়া এলাকায় আমার ২টি গাড়ি আক্রান্ত হয়। অবরোধকারীরা গাড়ির চালককে নামিয়ে পিটিয়ে গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এর আগের দিন ৩টি যানবাহন আক্রান্ত হয়। এ পরিস্থিতিতে রাস্তায় এখন পণ্যবাহী পরিবহন ২০ শতাংশে নেমে এসেছে। তিনি বলেন ১৭ থেকে ১৮ শতাংশ সুদে ঋণ নিয়ে গাড়ি কিনি। এ লোকসানের দায়ভার কে নেবে খাদ্যপণ্যের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। পরিবহন সংকটের কারণে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে শাকসবজি। এক অঞ্চল থেকে আরেক অঞ্চলে পাঠানো সম্ভব না হওয়ায় কৃষকও বঞ্চিত হচ্ছে ন্যায্যমূল্য থেকে। গত কয়েক বছর ধরেই দেশে খাদ্যপণ্য মূল্য স্থিতিশীল থাকায় মূল্যস্ফীতি ছিল নিয়ন্ত্রণে। অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে এই ধারাবাহিকতা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এদিকে বীমা খাতের উদ্যোক্তারা জানান বর্তমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে বীমা শিল্পে প্রতিদিন আনুমানিক ১৫ কোটি টাকা ক্ষতি হচ্ছে। ২০১৩ সালে হরতালঅবরোধে বীমা খাতে ক্ষতির পরিমাণ ছিল হাজার কোটি টাকার বেশি। একই বছরে মোট জাতীয় আয়ে বীমার অবদান দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ কমে গেছে। বর্তমান পরিস্থিতি চলতে থাকলে চলতি বছরে এ খাতের অবদান আরো কমবে বলে জানান ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশনের সভাপতি শেখ কবির হোসেন। অর্থনীতিবিদরা বর্তমান পরিস্থিতিকে দুসহ সামাজিক অস্থিরতার পূর্বাভাস বলে মন্তব্য করছেন। তাদের মতে অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রাজনীতি করতে হবে। কিন্তু রাজনীতির কারণে যদি অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে সামাজিক শৃঙ্খলাহীনতা তৈরি হয়। অর্থনীতিবিদ ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী পোশাক শিল্পের উদাহরণ টেনে বলেন এখাতে প্রায় ৩৫ লাখ নারী শ্রমিক কাজ করছেন। গার্মেন্টস শিল্পের প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে এদের সামাজিক ও আর্থিক ক্ষমতায়ন হয়েছে। যদি প্রতিযোগী দেশ ভিয়েতনাম কম্বোডিয়া এমনকি কোন কোন ক্ষেত্রে ভারতেও তৈরি পোশাকের বাজার চলে যায় তবে এসব নারী কর্মহীন হয়ে পড়বেন। একই ভাবে অন্যান্য শিল্পখাতেও একই হাল হবে। আর যদি তাই হয় এত বেকারত্বের ভিড়ে সুস্থির সমাজ প্রত্যাশা করবো কিভাবে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6788.csv b/Bangla_fin_news_articles/6788.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4b4bd4ad34168d22cabe25be914ab68005f686e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6788.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6788,বাড়ল সোনারুপার দাম,2015-01-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কয়েক দফায় কমার পর আড়াই মাসের মাথায় বাড়ল সোনার দাম। এবার প্রতি ভরি সনাতন পদ্ধতির সোনায় এক হাজার ৪৫৮ টাকা এবং অন্যান্য ক্যারেটের সোনায় এক হাজার ৪৯৩ টাকা করে বেড়েছে। পাশাপাশি বাড়ছে রুপার দামও। আগে প্রতি ভরি রুপার দাম ছিল এক হাজার ৫০ টাকা। এখন তা বিক্রি হবে এক হাজার ১০৮ টাকায়। অর্থাত্ প্রতি ভরিতে রুপার দাম বেড়েছে ৫৮ টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে দেশের বাজারে এ দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে নতুন মূল্যে সোনারুপা বিক্রি হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। বুধবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে সংগঠনটি। বাজুস নির্ধারিত নতুন মূল্যতালিকায় দেখা গেছেসবচেয়ে ভালো মানের অর্থাত্ ২২ ক্যারেটের সোনা প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম বিক্রি হবে ৪৬ হাজার ১৪ টাকা দরে। গত ৭ নভেম্বর থেকে বুধবার পর্যন্ত এ মানের সোনার বিক্রয়মূল্য ছিল ৪৪ হাজার ৫২১ টাকা। ২১ ক্যারেটের সোনা ভরিপ্রতি ৪২ হাজার ৪২১ টাকার বদলে ৪৩ হাজার ৯১৫ টাকা দরে বিক্রি হবে। ১৮ ক্যারেটের ভরিপ্রতি এখন বিক্রি হবে ৩৭ হাজার ২৬৬ টাকায়। বুধবার পর্যন্ত এ মানের সোনার দাম ছিল ৩৫ হাজার ৭৭৩ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির ভরিপ্রতি সোনা ২৪ হাজার ৮৬ টাকার বদলে ২৫ হাজার ৫৪৪ টাকায় বিক্রি হবে। এ দিকে সোনার পাশাপাশি বাড়ছে রুপার দামও। আগে প্রতি ভরি রুপার দাম ছিল এক হাজার ৫০ টাকা। বৃহস্পতিবার থেকে বিক্রি হবে এক হাজার ১০৮ টাকায়। অর্থাত্ প্রতি ভরিতে রুপার দাম বেড়েছে ৫৮ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6789.csv b/Bangla_fin_news_articles/6789.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ca563ca5f7e38df55017c5b9183e865f6bacb6e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6789.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6789,পুঁজিবাজারে বড় ধরনের দরপতন,2015-01-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজনৈকিত অস্থিতিশীলতায় পুঁজিবাজারে টানা দরপতন চলছে। টানা চার কর্মদিবস দেশের উভয় শেয়ারবাজারে দরপতন হয়েছে। একই সঙ্গে লেনদেনও নেমে এসেছে তলানিতে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বুধবার বড় দরপতন হয়েছে। দিনের শুরু থেকেই দরপতন শুরু হয়। শেষ পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকে। তথ্যে দেখা গেছেবুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭৩ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৮৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৭৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৮১ কোটি ৯২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৯টির কমেছে ১৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২১৬ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৬৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩২ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৭ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৬টির কমেছে ১৯৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা আনতে আসন্ন মুদ্রানীতি বাজারবান্ধব করার দাবি জানিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। পাশাপাশি পুঁজিবাজারের উন্নয়নে আরো ৯টি দাবি জানিয়ে বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি কাছে উত্থাপন করা হয়েছে। দাবিগুলো হলোবর্তমান বাজারের প্রেক্ষাপটে সিআরআর ও এসএলআরের হার কমাতে হবে। এ ছাড়া ব্যাংকগুলোর মোট দায়ের কমপক্ষে ১০ শতাংশ বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ব্যাংক বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ সংক্রান্ত তথ্য মাসিকভিত্তিতে মনিটরিং না করে বার্ষিক ভিত্তিতে করতে হবে। পাশাপাশি একক গ্রাহক ঋণসীমা সমন্বয়ের সময় সীমা আরো পাঁচ বছর বাড়াতে হবে। ঋণাত্মক হিসাবগুলোকে পুনরায় লেনদেনযোগ্য করার অনুমোদন দিতে হবে। এ ছাড়া ৫ শতাংশ সুদে আগামী পাঁচ বছর মার্জিন ঋণ দিতে হবে। ভালো লভ্যাংশ দেয়া কোম্পানিগুলোকে ট্যাক্স রিবেটের আওতায় আনতে ব্যবস্থা নিতে হবে। আর লভ্যাংশ না দেয়া কোম্পানিগুলোর ওপর ট্যাক্স আরোপের ব্যবস্থা নিতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি ও ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের আইসিবি মাধ্যমে পুঁজিবাজার প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6790.csv b/Bangla_fin_news_articles/6790.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..75a16f1c94694302c866ef6b3fa474f157a7d96a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6790.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6790,ভয়াবহ অনিশ্চয়তায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা,2015-01-20,জামাল উদ্দীন,টানা অবরোধে যখন ব্যবসাবাণিজ্যের ত্রাহি দশা তখন হরতালের ঘোষণা ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের ভাবিয়ে তুলেছে। দেশব্যাপী অবরোধ ও বিভিন্ন স্থানে হরতালের কারণে অর্থনীতির স্বাভাবিক গতিপ্রবাহ ব্যাহত হচ্ছে। ভেঙে পড়েছে সরবরাহ ব্যবস্থা। কোনমতে পুলিশি পাহারায় সীমিতসংখ্যক রফতানি পণ্য বন্দরের পথে নেয়া গেলেও সার্বিক পরিস্থিতি নাজুক হয়ে পড়েছে। অভ্যন্তরীণ সরবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্ন ঘটায় পচনশীল পণ্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কৃষকের উত্পাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য দূরে থাক খরচ উঠানোও সম্ভব হচ্ছে না। একই অবস্থা শিল্পখাতেরও। বড় বড় শিল্পখাতের শুধু নয় যারা জীবন ধারণের জন্য ক্ষুদ্র উদ্যোগ নিয়ে বেঁচে আছেন তাদের অবস্থা খুবই সঙ্গীন। এক ভয়াবহ অনিশ্চয়তায় অজানা আগামীর পথে দাঁড়িয়ে তারা। যাদের কেউ চাকরি দেয়নি দেয়নি আর্থিক সহায়তাও। সম্পূর্ণ নিজ চেষ্টায় সামান্য পুঁজি দিয়ে ফুটপাতে কিংবা ছোট্ট পরিসরে আয়ের ব্যবস্থা করেছে তারা। দিনের বিক্রি দিয়েই দিনের খরচ। একই অবস্থা দিনমজুর অসহায় শ্রেণীর লোকদেরও। সবার মুখে একই আহাজারিএই অনিশ্চয়তাঅস্থিরতার শেষ কোথায় বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অঞ্চলভিত্তিক পণ্য উত্পাদন ও ব্যবসা কেন্দ্র রয়েছে। যেসব স্থান থেকে দেশের অপর প্রান্তের ভোক্তাদের কাছে পণ্য পৌঁছানো হয়ে থাকে। অবরোধেহরতালে সবই বাধাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। এ অবস্থা বেশিদিন চলতে থাকলে খাদ্যপণ্যের মত জরুরি বিষয়গুলো নিয়েও চিন্তার কারণ রয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী বলেন সহিংস রাজনীতির কবলে পড়ে অর্থনীতি বারবারই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অর্থনীতি ধ্বংস করে এমন রাজনীতি করলে দেশকে এগিয়ে নেয়ার স্বপ্ন দেখিয়েও লাভ নেই। আমাদের রাজনীতিকদের এ বিষয়টি বুঝতে হবে। বাংলাদেশের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলে অন্যান্য খাতের মত পাট ও মত্স্য শিল্প বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে আসছে। এসব শিল্পের সঙ্গে জড়িত হাজার হাজার প্রান্তিক চাষি ও ব্যবসায়ীদের কথা কেউ মনে রাখে না। বর্তমান পরিস্থিতিতে এরাও আর্থিক ক্ষতির শিকার হচ্ছে। বাগেরহাটের মত্স্য চাষি হুমায়ুন কবির বলেন ঢাকার কাওরান বাজার চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মাছ সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। অবরোধের ফলে পরিবহন সংকট ব্যবসায়ীদের মধ্যে এক অজানা আতঙ্কে কমে গেছে মাছের দামও। সারা বছর মাছ চাষ করে এখন তা কমদামে বাকিতে বিক্রি করতে হচ্ছে। ইত্তেফাকের ফকিরহাট সংবাদদাতা ফটিক ব্যানার্জী জানান দক্ষিণাঞ্চলের বৃহত্ মত্স্য আড়ত দুটির মধ্যে ফলতিতা বাজার একটি। এ বাজারে প্রতিদিন প্রায় দেড়শ টন সাদা মাছ চিংড়ি ছাড়া মিঠা পানির অন্যান্য মাছ ও চিংড়ি কেনা বেচা হয়ে থাকে। এখান থেকে প্রক্রিয়াজাত করে বহির্বিশ্বে মাছ রপ্তানি হয়। এ প্রসঙ্গে ফলতিতা মত্স্য আড়তের সভাপতি তৌহিদুল ইসলাম পপলু বলেন হরতাল অবরোধের করণে বিভাগীয় শহরসহ দেশের বিভিন্ন জেলার মোকামে মাছ পাঠানো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। হিমায়িত মত্স্য রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান নগদ টাকায় মাছ কিনছে না। হিমায়িত মত্স্য রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান লখপুর গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম আবুল হোসেন বলেন অবরোধের কারণে রপ্তানি কাজ বন্ধ থাকায় ১০ দিনে ১৫ লাখ ডলারের অর্ডার বাতিল হয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে আমাদের পথে বসতে হবে। সবজি চাষির মাথায় হাত রংপুরের তারাগঞ্জ সংবাদদাতা খবির উদ্দিন জানান টানা হরতালঅবরোধে রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলায় শাকসবজির দাম কমে গেছে। সোমবার তারাগঞ্জ কাঁচাবাজারে ঘনিরামপুর গ্রামের সবজি চাষি আবু বকর সিদ্দিক কয়েক মণ ডাটা শাক বিক্রি করতে আসেন। কিন্তু ১০ টাকার প্রতি কেজি ডাকা শাকের দাম দুতিন টাকার বেশি উঠেনি। ফুলকপি বিক্রেতা মনোরঞ্জন এমদাদ সহ কয়েকজন জানান আগে যে ফুলকপি ২০ টাকা কেজি ধরে বিক্রি হত বর্তমানে তা ২ টাকা কেজি দামও কেউ কিনতে চাচ্ছে না। অবরোধের কারণে তারাগঞ্জে উত্পাদিত শাকসবজি বাইরের জেলাগুলোতে পাঠাতে না পারায় এমন অনেক কৃষকই অসহায় হয়ে পড়েছেন। আবার বাইরের জেলাগুলো থেকে যেসব কাঁচামাল এখানে আনা হয় সেগুলোর দাম হঠাত্ বেড়ে গেছে। শাকসবজি সংরক্ষণ করতে না পারায় লোকসানে বিক্রি করতে হচ্ছে তাদের। তারাগঞ্জ কাঁচাবাজারের শফিকুল আইনুল ফরতাজসহ কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান অবরোধের কারণে কাঁচামাল লোকসানে বিক্রি করতে হচ্ছে। আগে প্রতি কেজি আলু ২৫৩০ টাকায় বিক্রি হতো। এখন ৭৮ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। সংকটে খুলনা অঞ্চলের পাট শিল্প খুলনা অফিস থেকে এনামুল হক জানান রাজনৈতিক অস্থিরতার কবলে পড়েছে খুলনা অঞ্চলের পাট শিল্প। বিপুল পরিমাণ পাটজাত পণ্য অবিক্রিত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। পাশাপাশি পরিবহন সংকটের কারণে কাঁচা পাট ব্যবসায়ীরাও তাদের গুদামজাতকৃত পাট রফতানি করতে পারছেন না। এছাড়া অব্যাহত অবরোধের কারণে মিল কলকারখানা বন্ধসহ শ্রমিককর্মচারীদের বেকার হওয়ার আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে। খুলনাযশোর অঞ্চলে সরকারিবেসরকারি মিলিয়ে ৩৫টি পাটকল রয়েছে। এরমধ্যে সরকারি ৯টি এবং বেসরকারি পাটকলের সংখ্যা ২৬টি। বর্তমানে ৯টি রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলে প্রায় ২শ কোটি টাকার পাটজাতপণ্য অবিক্রিত অবস্থায় রয়েছে। খুলনা রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো সূত্র জানায় খুলনার পাট ও পাটজাত পণ্য চীন ভারত পাকিস্তান বুলগেরিয়া পর্তুগাল রাশিয়া তুরস্ক বেলজিয়াম নেদারল্যান্ড জাপান গ্রিস ইটালি স্পেন চেক রিপাবলিক কানাডা জার্মানি কোরিয়া যুক্তরাজ্য পোল্যান্ড অস্ট্রিয়া ও বেলরুস সহ বিশ্বের ২৪২৫টি দেশে রফতানি হয়। বাংলাদেশ জুট মিল কর্পোরেশন বিজেএমসি সূত্র জানায় খুলনা অঞ্চলের ৯টি রাষ্ট্রায়ত্ত জুট মিলে বর্তমানে ২১ হাজার ২০১ মেট্রিক টন হেসিয়ান সিবিসি ইয়ার্ন ও স্যাকিং পাটজাত পণ্য মজুদ রয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০১ কোটি টাকা। রাজনৈতিক অস্থিরতা যুক্ত হওয়ায় সুদূর প্রসারী ক্ষতির আশঙ্কা প্রকাশ করেছে মিল কর্তৃপক্ষ। পাট ব্যবসায়ী মোঃ ফারুক হোসেন জানান টানা অবরোধে পরিবহনের জন্য ট্রাক পাওয়া যাচ্ছে না। ব্যবসা করতে না পারায় ব্যবসায়ীরা দেনার দায়ে আবদ্ধ হয়ে পড়ছেন। এছাড়া ব্যাংক ঋণ পরিশোধে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। মিল বন্ধের আশঙ্কাও করছেন কোন কোন মালিকপক্ষ। আফিল জুট মিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আকরাম হোসেন বলেন বিশ্ববাজারে পাটের চাহিদা হ্রাস ও মন্দা থাকায় মিলগুলো আগে থেকেই ক্ষতির মুখে রয়েছে। অবরোধে ঝুঁকি আরো বেড়েছে। বিজেএমসির আঞ্চলিক সমন্বয়কারী রফিকুল ইসলামও একই আশংকা জানিয়ে বলেছেন খুলনাযশোর অঞ্চলের রাষ্ট্রায়ত্ত ৯টি জুট মিলে প্রায় ২শ কোটি টাকার পাটজাত পণ্য মজুদ রয়েছে। অবরোধের কারণে পাট পণ্য পরিবহনে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6791.csv b/Bangla_fin_news_articles/6791.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4853257f4db70e968d12961d3356abe0adac5afd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6791.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6791,পাইকারি বিদ্যুতের দাম ৫১৬ শতাংশ বৃদ্ধির সুপারিশ,2015-01-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদ্যুতের দাম পুননির্ধারণের জন্য শুরু হয়েছে গণশুনানি। বিদ্যুত্ উত্পাদন সঞ্চালন বিতরণ সকল পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম পুননির্ধারণ হবে। মঙ্গলবার রাজধানীর কাওরানবাজারস্থ টিসিবি ভবনে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে বিইআরসি বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের বিপিডিবি বিদ্যুতের পাইকারী মূল্য বাড়ানোর প্রস্তাবের ওপর গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়। বিপিডিবি বিদ্যুতের পাইকারি মূল্য ১৮ দশমিক ১২ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে । তবে গণশুনানি শেষে বিইআরসি কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি পাইকারি বিদ্যুতের দাম ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ বৃদ্ধির সুপারিশ করেছে। বিইআরসির চেয়ারম্যান এ আর খানের সভাপতিত্বে কমিশনের সদস্য ড. সেলিম মাহমুদ প্রকৌশলী দেলোয়ার হোসেন মো. মাকসুদুল হক ও রহমান মুরশেদ গণশুনানি গ্রহণ করেন। শুনানিতে গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকিসহ কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ক্যাব প্রতিনিধি বিভিন্ন সংস্থা ও কোম্পানি ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধি এবং রাজনৈতিক দলের নেতারা অংশ নেন। শুনানি শেষে কমিশন সদস্য ড. সেলিম মাহমুদ বলেন সার্বিক বিষয়ে বিশ্লেষণ করেই সিদ্ধান্ত দেয়া হবে। তিনি বলেন আগামী ১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শুনানি শেষ করা হবে। তারপর সিদ্ধান্ত দেয়া হবে। দাম বড়ানো হলে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর করা হবে বলে তিনি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6792.csv b/Bangla_fin_news_articles/6792.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5f4751e4a3ac2282faf30ea1f689aa44602ef01b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6792.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6792,পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ পেয়েছে আইসিবি,2015-01-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সহায়তায় গঠিত পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের দ্বিতীয় কিস্তির ৩০০ কোটি টাকা ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশেন অব বাংলাদেশ আইসিবি পেয়েছে বলে জানা গেছে। আইসিবি তহবিলের অর্থ ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিতরণ করবে। জানা গেছে তহবিলের প্রথম কিস্তির ৩০০ কোটি টাকার মধ্যে ৩০ জুন ২০১৪ পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট ১৫টি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মোট ২৯৯ কোটি ৮৩ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। ২০১৪ সালের ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত এর বিপরীতে আদায়কৃত সুদাসলের ৫২ কোটি ২৮ লাখ ৫৬ হাজার টাকা বাংলাদেশ ব্যাংককে ফেরতও দিয়েছে আইসিবি। এ ছাড়া ব্যাংক স্থিতির ওপর সুদ বাবদ দেয়া হয়েছে আরও ১৬ কোটি ২৪ লাখ ৩৮ হাজার টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6793.csv b/Bangla_fin_news_articles/6793.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..206f0efd5231acb4df39822196d98158230bdb59 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6793.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6793,পুঁজিবাজারে চলছে টানা দরপতন,2015-01-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি মাসে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় বিনিয়োগকারীরা সতর্কভাবে বিনিয়োগ করছেন বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। এতে উভয় শেয়ারবাজারে লেনদেন কমে গেছে। পাশাপাশি দরপতনও চলছে টানা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই টানা তিন কর্মদিবস ধরে সূচক কমছে। তথ্যে দেখা গেছে মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৪৭ কোটি ১৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৯টির কমেছে ১৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৮৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ২৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৮টির কমেছে ১৬২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6794.csv b/Bangla_fin_news_articles/6794.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..969878b25ffa7ff480ac36e2cbfa6f0eb800ebde --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6794.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6794,২০১৫ সালে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমবে আইএমএফ,2015-01-20,অনলাইন ডেস্ক,২০১৫ ও ১৬ সালে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি পুনর্নিধারণ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ। সংস্থাটির মতে ২০১৫ সালে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে ৩.৫ শতাংশ যা গত বছরের তুলনায় ০.৩ শতাংশ কম। অন্যদিকে ২০১৬ সালে প্রবৃদ্ধি হবে ৩.৭ শতাংশ। মঙ্গলবার এই তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি। আইএমএফের প্রধান অর্থনীতিবিদ অলিভার ব্লানচার্ড এক বিবৃতিতে বলেছেন বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমার কারণে নতুন নতুন শিল্পকারখানা স্থাপিত হবে। কিন্তু ইউরো ও ইয়েনের মূল্য পতনসহ আরো কিছু সমস্যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে বজায় রাখতে আইএমএফকে সহযোগী আর্থিক নীতি ও কাঠামোগত সংস্কারের উপদেশ দিয়েছে। চলতি বছর ভালো অবস্থানে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির প্রবৃদ্ধি ৩.১ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৩.৬ শতাংশ হবে। তবে চীন রাশিয়া ইউরো অঞ্চল এবং জাপানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধীরগতির হবে। সূত্র রয়টার্স। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6795.csv b/Bangla_fin_news_articles/6795.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7f4778bf10dae3930bb6566172fa9cdb300b6e43 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6795.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6795,বড় ধাক্কায় অর্থনীতি,2015-01-20,জামাল উদ্দীন ও আহসান হাবীব রাসেল,গেল সাধারণ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট অনিশ্চয়তার রেশ কাটিয়ে অর্থনীতি যখন অগ্রসর হচ্ছিল তখনি আবার বড় ধরনের ধাক্কা খেল। হরতাল আর অবরোধের মত কর্মসূচি অব্যাহত থাকায় থমকে গেছে বাণিজ্য ও শিল্প উত্পাদন প্রক্রিয়া। এমনিতেই জ্বালানি সংকটের মুখে একটু একটু করে আগের বছরের ক্ষতি কাটানোর প্রাণান্তকর প্রচেষ্টায় ক্ষ্যান্ত না দিয়ে যেন আর উপায় নেই উদ্যোক্তাদের। বিপুল অংকের খেলাপি ঋণের বোঝা নিয়ে গোটা ব্যাংকিং খাতই যখন কাতরাচ্ছে তখন অস্থির রাজনীতি সবকিছু তছনছ করতে সহায়ক ভূমিকা রাখছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন পণ্য পরিবহন থেকে জনপরিবহন পর্যটন আয় থেকে রফতানি আয়সবকিছুই আক্রান্ত হচ্ছে সহিংস রাজনীতির ছোবলে। ঝুঁকির মুখে পড়ে গেছে দেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়া। এ অবস্থা চলতে থাকলে প্রত্যাশিত জাতীয় আয়ে যেমন গতি সঞ্চার হবে না তেমনি মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার স্বপ্নসাধও পূরণ দুঃসাধ্য হয়ে পড়বে। কেউ আসবে না এদেশ সফর করতে। সেটি হোক ব্যবসা সংক্রান্ত কিংবা ভ্রমণেও। ইতোমধ্যে আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলো তাদের নাগরিকদের বাংলাদেশ ভ্রমণে সতর্কতা জারি করেছে। প্রধান রফতানি পণ্য তৈরি পোশাকের ক্রেতারাও বাতিল করেছে তাদের ঢাকা সফর। এ অবস্থা চলতে থাকলে প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো রেমিটেন্সও কমে যাবে। সংশ্লিষ্টরা জানান রাজনৈতিক অস্থিরতায় পরিবহন পর্যটন পোশাক পোল্ট্রি এবং বিমা খাতসহ দেশের সব শিল্প কারখানার উত্পাদন চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। শিল্প কারখানাগুলোর উত্পাদন বন্ধ থাকার পাশাপাশি পরিবহনের সুযোগ না থাকায় রপ্তানির অর্ডার সময়মতো পাঠাতে পারছেন না রপ্তানিকারকরা। এদিকে উত্পাদন বন্ধ থাকলেও শ্রমিকদের বেতন ও ব্যাংক সুদের বোঝা কিভাবে সামলাবেন এই চিন্তায় উদ্বিগ্ন উদ্যোক্তারা। সব মিলিয়ে বিনিয়োগকারীরা এখন চরম ঝুঁকির মধ্যে পড়ে গেছেন। উদ্যোক্তারা বলছেন ২০১৩ সাল জুড়ে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার ধাক্কায় শিল্প কারখানাগুলো চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তা সামাল দিয়ে উঠার আগেই এক বছরের মাথায় ফের শুরু হয়েছে রাজনৈতিক অস্থিরতা। এভাবে চলতে থাকলে শিল্প কারখানা বন্ধ করে দেয়া ছাড়া উপায় থাকবে না। ব্যাংকের উচ্চ সুদ নিয়ে এমনিতেই ব্যবসা পরিচালনা করা খুব কঠিন। তার উপর কয়েকদিন পর রাজনৈতিক অস্থিরতায় শিল্প উত্পাদন ব্যাহত হলে উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবেন। এ অবস্থায় যে অর্থনীতির স্বার্থে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনার দাবি জানান তারা। এদিকে রাজনৈতিক অস্থিরতায় বড় বড় শিল্প কারখানার পাশাপাশি ক্ষুদ্র শিল্পও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিশেষ করে সবজি উত্পাদকরা উত্পাদিত সবজি সরবরাহ করতে না পারায় এগুলো ফেলে দিতে হচ্ছে। অনেকেই ঋণ করে এসব চাষ করে এখন বিক্রি করতে না পারায় চাষিদের মাথায় হাত। চলমান পরিস্থিতিতে ক্ষুদ্র শিল্পের সংকট বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক বাকী খলীলী বলেন সাধারণত ক্ষুদ্র অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সীমিত অঞ্চল কেন্দ্রিক হবার ফলে হরতাল বা অবরোধে খুব সমস্যায় নাও পড়তে পারেন। কিন্তু সংকট দীর্ঘায়িত হওয়ায় তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। বিশেষ করে পণ্যের বাজারজাতকরণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের কাঁচামাল পরিবহনসহ কৃষি উত্পাদন দীর্ঘদিন বাজারজাত করতে না পারায় পণ্যমূল্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। পোশাক খাত হারাচ্ছে অর্ডার বছরের শুরু থেকেই টানা হরতাল আর অবরোধ দীর্ঘমেয়াদি অস্থিতিশীলতায় রূপ নেয়ার আশঙ্কায় বিদেশি ক্রেতারা ২০ থেকে ৪০ শতাংশ অর্ডার কমিয়ে দিচ্ছেন বলে পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর সূত্র জানিয়েছে। তাছাড়া অনেক ক্রেতাই তাদের সফর বাতিল করছেন। এর প্রভাবে চলতি অর্থবছরের গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে না। বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম জানিয়েছেন পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি দূরে থাক গত বছরের সমপরিমাণ রপ্তানি হবে কি না তা নিয়েও সংশয় রয়েছে। বিজিএমইএর হিসাবে গত ২০১৩ সালের রাজনৈতিক সহিংসতায় ৫ হাজার ৫শ কোটি টাকার পণ্য বিমানে পাঠাতে হয়েছে এবং ৯ হাজার কোটি টাকার পণ্য ডিসকাউন্ট দিতে হয়েছে। প্রতিদিন অবরোধের হরতাল বা অবরোধের কারণে প্রায় ২১৫ কোটি টাকার উত্পাদন ব্যাহত হয়। আর চলতি জানুয়ারি মাসের প্রথম ১২ দিনের অবরোধে কেবল পোশাক খাতেই ক্ষতি হয়েছে ৪৫০ কোটি টাকা। আর সম্প্র্রতি অর্থনীতি সমিতির সম্মেলনে উপস্থাপিত একটি প্রবন্ধে গত বছরের রাজনৈতিক সহিংসতায় প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এদিকে হরতাল ও অবরোধের কারণে পরিবহন ভাড়া বেড়ে যাওয়ায় পোশাক খাতের উত্পাদন বেড়ে গেছে। যা এ খাতকে প্রভাবিত করবে। পর্যটন আয় কমছে সাধারণত শীত মৌসুমে দেশিবিদেশি পর্যটকরা চট্টগ্রাম কক্সবাজার ও সিলেটসহ বিভিন্ন এলাকায় ভিড় করেন। এছাড়া এ সময়ে বিদেশি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের আগমনের প্রবণতাও অন্য সময়ের তুলনায় বেশি থাকে। তাই এ সময় আবাসিক হোটেলগুলোতে থাকে প্রচণ্ড ভিড়। সিট ও রুম বুকিং পাওয়াই মুশকিল হয়ে যায়। আর এবার চলতি মাসে রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হওয়ায় হোটেলের বুকিং কমেছে প্রায় ৫০ শতাংশ। ফলে মন্দার মুখে পড়েছেন হোটেল ব্যবসায়ীরা। স্বাভাবিক সময়ে হোটেলগুলোতে দৈনিক ৬৫ থেকে ৭০ শতাংশ কক্ষে অতিথি থাকলেও গত কয়েকদিনে তা নেমে এসেছে ৩৫ থেকে ৪০ শতাংশে। অনেকেই রুমের বুকিং বাতিল করছেন। এদিকে ২০১৩ সালে চরম রাজনৈতিক অস্থিরতায় তীব্র আর্থিক সংকটে পড়ে দেশের হোটেল ব্যবসায়ীরা। অনেকেই তখন তাদের শ্রমিক ছাঁটাই করেছে। এরপর গত এক বছরে ২০১৩ সালের মন্দা কাটিয়ে ওঠে প্রতিষ্ঠানগুলো। চলতি শীত মৌসুমে ফের রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হওয়ায় তারা বেশ চিন্তার মধ্যে পড়ে গেছেন। পোল্ট্রি খাতে ডিম ও মুরগি অবিক্রিত সম্ভাবনাময় পোল্ট্রি খাত রাজনৈতিক অস্থিরতায় ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বাংলাদেশ পোল্ট্রি শিল্প সমন্বয় কমিটি জানিয়েছে ২০১৩ সালে রাজনৈতিক অস্থিরতায় তাদের ক্ষতি হয়েছিল প্রায় চার হাজার কোটি টাকা। এক বছরের মাথায় ফের রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হওয়ায় তারা এখন দিশেহারা। গত ৫ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া রাজনৈতিক অস্থিরতায় ইতিমধ্যে এ শিল্পের ক্ষতি হয়েছে ২৫৬ কোটি টাকা। বর্তমানে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে তাদের ২৫ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ চরম ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। কারণ পরিবহনের অভাবে খামারে উত্পাদিত ডিম ও মুরগি যথাসময়ে ভোক্তার কাছে পৌঁছানো যাচ্ছে না। ফলে খামারে উত্পাদিত প্রায় ২৫৩০ শতাংশ ডিম ও মুরগি অবিক্রিত থেকে যাচ্ছে। শেয়ারবাজারে লেনদেন খরা প্রতি বছর সাধারণত জানুয়ারি মাস থেকে পুঁজিবাজারে ভালো লেনদেনের প্রবণতা দেখা যায়। অনেক কোম্পানির হিসাব বছর শেষ হয় ডিসেম্বর মাসে। ফলে দুয়েক মাসের মধ্যেই এ কোম্পানিগুলো লভ্যাংশ ঘোষণা করে। আর লভ্যাংশের হারের সম্ভাবনার উপর ভিত্তি করে বিনিয়োগকারীরা এ কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগ করতে থাকেন। তাই জানুয়ারি মাস থেকে পুঁজিবাজারে ভালো লেনদেনের প্রবণতা দেখা যায়। অথচ এ রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে এ বছর তা হচ্ছে না। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের ১২ কার্যদিবসে গড় লেনদেন হয়েছে ৩১০ কোটি টাকা। রাজনৈতিক অস্থিরতার তোপে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা সতর্কভাবে বিনিয়োগ করছেন। তাই লেনদেন তুলনামূলক কমে গেছে। বিমা খাতে বাড়ছে দাবি বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশন বিআইএ জানিয়েছে হরতালঅবরোধে বিমা কোম্পানিগুলোর দৈনিক ক্ষতির পরিমাণ ১৫ কোটি টাকা। আর সার্বিক অর্থনীতিতে দৈনিক এ ক্ষতির পরিমাণ এক হাজার ৬০০ কোটি টাকা। হরতাল ও অবরোধের ফলে ক্ষতির শিকার হওয়ায় বিমা কোম্পানিগুলোর বিমা দাবি পরিশোধের হার বেড়ে গেছে। চলতি জানুয়ারি মাসের মধ্যভাগ পর্যন্ত প্রায় ৪০০টি মোটর গাড়ির বিমা দাবি পরিশোধ করতে হবে বিমা কোম্পানিগুলোকে। এ ক্ষতি পুষিয়ে নেয়া বিমা কোম্পানিগুলোর জন্য অত্যন্ত কষ্টকর। গত বছরও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে অনেক পরিবহন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বিমা কোম্পানিগুলোকে প্রাক্কলনের তুলনায় বেশি বিমা দাবি পরিশোধ করতে হয়েছে। রাজনৈতিক অস্থিরতায় পরিবহন খাতের ক্ষতি পরিবহন ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন অবরোধের কারণে সারা দেশে ২ লাখেরও বেশি বাসট্রাক অলস পড়ে আছে। এতে দৈনিক ক্ষতি হচ্ছে প্রায় দুইশ কোটি টাকা। সবমিলিয়ে চলতি মাসে হরতাল ও অবরোধের প্রেক্ষিতে পরিবহন খাতে আড়াই হাজার কোটি টাকারও বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া এ কয়েকদিনে প্রায় চারশ গাড়ি ভাংচুরের শিকার হয়েছে। আর দুইশ গাড়ি অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। এদিকে পরিবহন বন্ধ থাকলেও গুণতে হচ্ছে ব্যাংকের সুদ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6796.csv b/Bangla_fin_news_articles/6796.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ae8ca381f98d6f9631e9fd7ea0202d6a19a71f51 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6796.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6796,পুঁজিবাজারে দরপতন অব্যাহত,2015-01-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজনৈতিক অস্থিরতায় পুঁজিবাজারে ব্যাপকভাবে দরপতন হয়েছে। গত দুই কার্যদিবসে ডিএসইতে সূচক কমেছে ৯০ পয়েন্ট। এছাড়া লেনদেনও নেমে এসেছে তিনশ কোটি টাকার নিচে। সোমবার নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানি ন্যাশনাল ফিডস মিলের লেনদেনের ফলে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও মোট লেনদেনও এখনও আশানুরূপ নয়। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮৬৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৮৫ কোটি ১৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩৩ কোটি ৬৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৩টির কমেছে ২৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৫৩ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৯২৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। লেনদেনকৃত ২৪২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৭টির কমেছে ১৯২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে বিবিধ খাতের ন্যাশনাল ফিড মিলসের শেয়ারদর লেনদেনের প্রথম কার্যদিবসে ৩২ টাকা বা ৩২৩ শতাংশ বেড়েছে। নতুন তালিকাভুক্ত এ কোম্পানির প্রথম লেনদেনের দিনে শেয়ারদর ৪৪ টাকা থেকে ৪৯ টাকায় ওঠানামা করে। সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৪২ দশমিক ৩০ টাকায়। একদিনে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি দর বেড়েছে ৩২ দশমিক ৩০ টাকা। লেনদেন হয়েছে ৩৬ কোটি ১৩ লাখ ৯০ হাজার টাকার শেয়ার। শেয়ারবাজারে ন্যাশনাল ফিড মিলসের মোট ৫ কোটি ৮০ লাখ শেয়ার রয়েছে। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৫১ দশমিক ৭২ শতাংশ। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ২০ দশমিক ৩৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ২৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ। কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন ২০০ কোটি টাকা এবং পরিশোধিত মূলধন ৫৮ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ০.৫৬ টাকা। যা আগের বছর একই সময়ে হয়েছিল ০.৪৯ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6797.csv b/Bangla_fin_news_articles/6797.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ed5845d2d21473e9a957ad043e6f5c2faea60b65 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6797.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6797,এক টাকা ও দুই টাকার নোট থাকবে অর্থমন্ত্রী,2015-01-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এক টাকা ও দুই টাকার মুদ্রা উঠিয়ে নেয়া হবে বলে মন্তব্য করার পরদিনই নিজের বক্তব্য থেকে সরে এসেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। সোমবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএসএমএমইউ আন্তর্জাতিক অটিজম ও অর্থপেডিক সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানিয়েছেন। অর্থমন্ত্রী বলেছেন এক টাকা ও দুই টাকার যে নোটগুলো বাজারে আছে তা থাকবে। যখন এক টাকা ও দুই টাকার নোটের ভাংতি আর প্রয়োজন হবে না তখনই এগুলো তুলে নেয়া হবে। এদিকে গত রবিবার সচিবালয়ে এক অনুষ্ঠানশেষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের বলেছিলেন আগামীতে ৫ টাকার নিচে কোনো মুদ্রা না রাখার চিন্তাভাবনা করছে সরকার। এ জন্য নতুন ৫ টাকার মুদ্রা বাজারে ছাড়া হবে। নতুন এ মুদ্রা বাজারে ছাড়ার আগে ৫ টাকার নিচে যে সব মুদ্রা আছে ১ টাকা ও ২ টাকা সেগুলো বাজার থেকে তুলে নেওয়া হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছিলেন এক টাকা ও দুই টাকা এখন ইউজলেস। শুধু শুধু এগুলো বহনের বোঝা বাড়িয়ে লাভ কী। তবে অর্থমন্ত্রীর এ ধরনের মন্তব্যের পর অর্থনীতিবিদরা এর তীব্র সমালোচনা করেন। অর্থনীতিবিদরা জানিয়েছেন এক টাকা ও দুই টাকার মুদ্রা না থাকলে ভাংতি লেনদেনের ক্ষেত্রে অনেক সমস্যায় পড়তে হবে। তাছাড়া ভাংতি টাকার অভাবে পণ্যের দামও বেড়ে যেতে পারে। অর্থনীতিবিদদের এমন বিশ্লেষণের পরই অর্থমন্ত্রী নিজের বক্তব্য থেকে সরে আসলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6798.csv b/Bangla_fin_news_articles/6798.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a0feaee084692f83ddfc05dd3b63782d6af67e7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6798.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6798,শেয়ার কারসাজি বিষয়ে জানতে চেয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়,2015-01-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজার কারসাজির বিষয়ে গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি কাছে জানতে চেয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি একাধিক চিঠিতে পুঁজিবাজার ধ্বসে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে উল্লিখিত যৌথ ইন্সপেকশন দল অমনিবাস হিসাব ১৭টি কেইসস্টাডি এবং সম্পদ অধিক মূল্যায়নের বিরুদ্ধে কি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে বিএসইসির কাছে চেয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজার ধ্বসে গঠিত তদন্ত কমিটি ২০১১ সালের সুপারিশের আলোকে সার্বক্ষণিক যৌথ ইন্সপেকশন দলের এ যাবত্ কয়টি সভা হয়েছে কমিশনের চেয়ারম্যানের কাছে কয়টি ইন্সপেকশন রিপোর্ট দাখিল করা হয়েছে ইন্সপেকশন পরিকল্পনা প্রণয়নে কী কী কার্যক্রম নেয়া হয়েছে এ সব বিষয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে অবহিত করার জন্য বলা হয়েছে। এ ছাড়া পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী অমনিবাস হিসাবের এক অ্যাকাউন্টে অনেকের লেনদেন শ্যাডো হিসেবে সংঘটিত কারসাজি উদ্ঘাটনে কী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে এবং তার অগ্রগতি নিয়মিতভাবে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে অবহিত করার কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়া ১৭ কেইস স্ট্যাডি সম্পর্কে চিঠিতে বলা হয়েছে পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির সুপারিশের আলোকে কেইস স্ট্যাডি পর্বে চিহ্নিত ১৭টি সমস্যার অধিকতর তদন্তের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন। ওই সুপারিশ অনুযায়ী কেইস স্ট্যাডি পর্বে চিহ্নিত ১৭টি সমস্যার ওপর দ্রুত শুনানি গ্রহণ করে আইনানুগ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা কত দিনের মধ্যে সম্পন্ন করা হবেসে সম্পর্কিত পরিকল্পনা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে দাখিল করা দরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6799.csv b/Bangla_fin_news_articles/6799.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..52a5918d40925419f9a02b678182d730b1621cc8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6799.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6799,পোশাক খাতের লিংকেজ শিল্পগুলোও ঋণ পাবে,2015-01-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কারখানায় নিরাপদ পরিবেশ তৈরিতে নতুন ভবণ নির্মান ও প্রয়োজনীয় সংস্কারের জন্য পোশাক খাতের লিংকেজ শিল্পগুলোর মালিকরা বাংলাদেশ ব্যাংকে থেকে বিশেষ ঋণ সুবিধা নিতে পারবেন। গতকাল এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রিন ব্যাংকিং এন্ড সিএসআর বিভাগ। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায় ২০১৩ সালে পরিবেশবান্ধব শিল্প গড়ে তুলতে নবায়নযোগ্য জ্তালানি ও পরিবেশবান্ধব অর্থায়নযোগ্য খাতে পুনঅর্থায়ন স্কীম শীর্ষক ২০০ কোটি টাকার পুনঅর্থায়ন তহবিল গঠন করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই তহবিল থেকে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ সুদে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিতে পারবেন স্কিমের আওতাভূক্ত শিল্প মালিকরা। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকে এ তহবিলের ঋণ বিতরণ করছে মাত্র ৫ শতাংশ সুদে। গত আগস্টে বস্ত্র ও পোশাকখাতসহ তিনটি খাতকে এ স্কিমের আওতাভূক্ত করা হয়। পোশাক শিল্প মালিকরা পরিবেশবান্ধব ও নিরাপদ কারখানা করতে এক কোটি টাকা ঋণ নিতে পারবেন। গতকাল পোশাক খাতের লিংকেজ শিল্পগুলোকে এ স্কীমের আওতাভুক্ত করা হয়। সার্কুলারে বলা হয়েছে নবায়নযোগ্য জ্তালানি ও পরিবেশবান্ধব অর্থায়নযোগ্য খাতে পুনঅর্থায়ন স্কিম নীতিমালায় ৯টি খাতে মোট ৪৭টি শিল্পে পুনঅর্থায়ন সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। কারখানায় কর্মরতদের কর্মপরিবেশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ গার্মেন্টস এক্সেসরিজ এন্ড প্যাকেজিং ম্যানফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোটার্স এসোসিয়েশন বিজিএপিএমইএ এবং বাংলাদেশ টেরি তাওয়েল এন্ড লিনেন ম্যানুফাকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন বিটিটিএলএমইএ সদস্যভুক্ত শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিকরা এ স্কীম থেকে ঋণ নিতে পারবেন। কারখানায় অগ্নিনির্বাপক সামগ্রী অগ্নি প্রতিরক্ষামূলক সামগ্রী ছাদ ও ভূগর্ভে প্রয়োজনীয় সংখ্যক পানি সংরক্ষণাগার নির্মান এবং সংস্কারের জন্য এ ঋণ দেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6800.csv b/Bangla_fin_news_articles/6800.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..110e9c87e23a581e4dfa39c6454fa9e96d83209a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6800.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6800,ডিএসইর লেনদেন আড়াই শ কোটি টাকা,2015-01-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ফের সূচকের দরপতন ও লেনদেন তলানিতে নেমে আসছে। রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক কমেছে ৩৮ পয়েন্ট। আর লেনদেন নেমে এসেছে আড়াই শ কোটি টাকায়। একই প্রবণতা দেখা গেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে আস্থা পাচ্ছেন না। ফলে অনেকেই বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সতর্ক অবস্থান করছেন।এ জন্য পুঁজিবাজারের লেনদেন কমে যাচ্ছে। তথ্যে দেখা গেছে রবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৮ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯১৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫১ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৯টির কমেছে ২২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১২০ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৮০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৬ কোটি ১৪ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৪টির কমেছে ১৫৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আইপিও সংক্রান্ত সব প্রক্রিয়া শেষ হওয়ায় আগামী ২১ বুধবার থেকে দেশের উভয় পুঁজিবাজারে সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইলের শেয়ার লেনদেন শুরু হবে। গত ৬ জানুয়ারি এ কোম্পানিকে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ তালিকাভুক্তির অনুমোদন দেয়। কোম্পানিটি আইপিওর মাধ্যমে ৪৫ কোটি টাকা মূলধন উত্তোলন করেছে। এ ছাড়া আজ সোমবার থেকে দেশের উভয় পুঁজিবাজারে ন্যাশনাল ফিড মিলসের শেয়ার লেনদেন শুরু হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6801.csv b/Bangla_fin_news_articles/6801.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bbf2fa79fced467715a7132ba60c9f89328cf3e9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6801.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6801,রকমারি মজাদার খাবার কিনলে নানা সুযোগ মিলছে,2015-01-18,রফিকুল ইসলাম রবি,আইসক্রিমের কথা শুনলে কার জিভে জল না আসে। আইসক্রিমের প্রতি আকর্ষণ যেন কন কনে ঠান্ডা শীতকেও হার মানায়। এরই প্রতিচ্ছবি দেখা মিলবে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার আইসক্রিমের মিনি প্যাভিলিয়ন ঘুরলে। দৃষ্টিনন্দন আইসক্রিমের প্যাভিলিয়ন ঘিরে শিশু ও তরুণতরুণীদের ভিড়ই বেশি লক্ষ্য করা গেছে। শীতে দুই বাচ্চাকে আইসক্রিম কিনে দেয়ার ইচ্ছা না থাকলেও তাদের বায়নায় হার মানতে হলো রাজধানীর কাজীপাড়া থেকে মেলায় আসা পারভিন আক্তারকে। আইসক্রিম প্যাভিলিয়নে তার সাথে আলাপকালে জানান প্যাভিলিয়নের পাশ থেকে যেতে না যেতেই বাচ্চাদের চোখ চলে গেছে আইসক্রিমের দিকে। তাই শেষ পর্যন্ত আইসক্রিম কিনেই ক্ষান্ত হলো। প্যাভিলিয়নগুলো এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে বাচ্চাদের চোখ কেউ আটকাতে পারে না। প্যাভিলিয়নের এক বিক্রেতা বলেন মেলা থেকে আইসক্রিম কিনলে ক্রেতা পাবেন একটি কূপন। কূপন ঘষলেই ভাগ্যবান ক্রেতা পেয়ে যেতে পারেন মোবাইল হ্যান্ডসেট। এই মিনি প্যাভিলিয়নে পোলারের চকবার টুইন ওয়ান ক্রাঞ্চি পেঙ্গুইন দই ক্ষীরসহ মোট ১৪ ধরনের আইসক্রিম পাওয়া যাচ্ছে। মেলা উপলক্ষে হাতে তৈরি স্কুপের ওপর দেওয়া হচ্ছে বাদাম গার্নিচারসহ নানা উপকরণ। যা খেতে সুস্বাদু ও মজার বলে জানান আরেক বিক্রেতা। শুধু আইসক্রীমের প্যাভিলিয়নেই নয় প্রাণ ইফাদ ড্যানিস এইচআরসি নেসক্যাফেসহ বেশ কয়েকটি স্টল ও প্যাভিলিয়নেও ক্রেতাদের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। এছাড়া মেলায় আছে বেশ কয়েকটি ফাস্টফুডের রেস্টুরেন্টও। দর্শনার্থীরা কেউ পণ্য ক্রয় করছেন আবার কেউ খেতে খেতে আ্ড্ডায় জমছেন। সচারচার সব পণ্যের সাথে নতুন পণ্যগুলো নিয়ে এসেছে খাবার পণ্যের প্রতিষ্ঠান প্রাণ। এসব পণ্যের ওপর মেলা উপলক্ষে মূল্যছাড়ও দেয়া হচ্ছে। ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের পদচারণায় ব্যস্তময় হয়ে উঠেছে প্যাভিলিয়নটি। স্লিম মিল্ক প্রাণের দধি হিমায়িত সিঙ্গাড়া সমুচা ভেজিট্যাবল রোলের প্রতি ক্রেতাদের আকর্ষণ বেশি বলে জানান প্যাভিলিয়নের এক বিক্রেতা। পণ্যের ওপর ৫ থেকে ১০ শতাংশ মূল্যছাড়েরও ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া ১০০ টাকার একটি প্যাকেজ কিনলে ক্রেতা পাবেন ১০ টাকা মূল্য ছাড়। মেলায় ইফাদের একটি সুউচ্চ প্যাভিলিয়ন রয়েছে। পাওয়া যাচ্চে চিপস্ কাস্টার কেক আটা ময়দা নুডুলসসহ বিভিন্ন ধরনের খাবার পণ্য। এখান থেকে পন্যের প্যাকেজ কিনলে ক্রেতারা পাচ্ছেন মূল্যছাড়। প্যাকেজ কেনা সবচেয়ে বেশি বুদ্ধিমানের কাজ বলে জানান এক বিক্রেতা। কারণ খুচরা কিনলে তো ছাড় পাবেন না ক্রেতা। শুধু মেলায় এ ছাড় দেয়া হচ্ছে বলে জানান ওই বিক্রেতা। বাসায় যাওয়ার সময় বাচ্চাদের জন্য খাবার পণ্য কিনে নিলেন পুরান ঢাকা থেকে মেলায় আসা আফসানা। তিনি বলেন দেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতায় বাচ্চাদের সাথে নিয়ে আসতে সাহস করিনি। তাই কিনে নিলাম ওদের পছন্দের সব খাবার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6802.csv b/Bangla_fin_news_articles/6802.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..281cb527b6dacae9c62e28c0184ec36b959c2ad5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6802.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6802,১৪ দিনে পোল্ট্রি শিল্পে ২৫৬ কোটি টাকার ক্ষতি বিপিআইসিসি,2015-01-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত ১৪ দিনে দেশের পোল্ট্রি শিল্পের প্রায় ২৫৬ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। বাংলাদেশ পোল্ট্রি শিল্প সমন্বয় কমিটির বিপিআইসিসি আহবায়ক মসিউর রহমান রবিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতায় পোল্ট্রি শিল্প সংকট শীর্ষক মিট দ্য প্রেসে এ তথ্য জানান। লিখিত বক্তব্যে মসিউর রহমান বলেন বিএনপিজামায়াত জোটের অবরোধ ও হরতালের নামে এই ধরনের কর্মসূচি চলতে থাকলে এই ক্ষতির পরিমাণ আরো বাড়বে। এর সঙ্গে যানবাহন এবং আনুষঙ্গিক ক্ষতিসহ গত ১৪ দিনে এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৫শ থেকে ৬শ কোটি টাকা। সভায় উপস্থিত ছিলেন ব্রিডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ সভাপতি ফজলে রাব্বি খান বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ড্রাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি জেনারেল ড. এম এম খান প্রমুখ। মসিউর রহমান বলেন পোল্ট্রি শিল্প অন্যান্য শিল্প থেকে আলাদা। চাইলেই উৎপাদন বন্ধ রাখা যায় না। বাংলাদেশে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২ কোটি ডিম এবং এক হাজার ৭০০ মেট্রিক টন মুরগির মাংস উৎপাদন হয়। তিনি বলেন প্রতি সপ্তাহে একদিন বয়সী বাচ্চা উৎপাদিত হয় প্রায় এক কোটি ১০ লাখ। কিন্তু অবরোধহরতালে এসব মুরগির ডিম বাচ্চা ও মাংস সরবরাহ করা যাচ্ছে না। ফলে ভয়াবহ আর্থিক ক্ষতিতে পড়েছেন এ খাতে নিয়োজিত মালিকশ্রমিক ও তাদের পরিবারপরিজনেরা। গত ১৪ দিনে প্রায় সাড়ে ৮ কোটি ডিম সাত হাজার মেট্রিক টন মুরগির মাংস এবং ৯৯ লাখ একদিন বয়সী মুরগির বাচ্চা বাজারজাত করা সম্ভব হয়নি বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন শুধু ডিম উৎপাদনকারী খামারিদের ৪৭ কোটি টাকা মুরগির মাংস উৎপাদন খাতে ৭৯ কোটি টাকা এবং একদিন বয়সী বাচ্চা উৎপাদন খাতে ৩৫ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6803.csv b/Bangla_fin_news_articles/6803.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..616fac2e2fa82b62bb2215e905c9a09a681afb36 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6803.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6803,অ্যাক্রেডিটেশন সনদ প্রদানের স্বীকৃতি পেলো বিএবি,2015-01-18,অনলাইন ডেস্ক,দেশে প্রতিষ্ঠিত টেস্টিং ল্যাবরেটরিগুলোর অনুকূলে আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য পরীক্ষণ সনদ অ্যাক্রেডিটেশন সার্টিফিকেট প্রদানের সক্ষমতা অর্জন করলো শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড বিএবি। গত ৮ জানুয়ারি হংকংয়ে অনুষ্ঠিত এশিয়া প্যাসিফিক ল্যাবরেটরি অ্যাক্রেডিটেশন কোঅপারেশন এপিএলএসি এর পারস্পরিক স্বীকৃতি বিষয়ক সভায় বিএবি এ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছে। রবিবার শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বিএবি কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই স্বীকৃতির তথ্য জানান। গণমাধ্যমের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতির বিষয় তুলে ধরতে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বিএবির মহাপরিচালক মোঃ আবু আবদুল্লাহ্র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শিল্পসচিব মোঃ মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া এনডিসি বিএসটিআই মহাপরিচালক ইকরামুল হক ডাইসিন গ্রুপের চেয়ারম্যান মোঃ মিজানুর রহমান এসজিএসর কোয়ালিটি ও সেফটি বিষয়ক ব্যবস্থাপক মোঃ মোস্তাক পারভেজ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী বলেন ১৯৯৪৯৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে চিংড়ি রফতানিকালে লোহা মিশিয়ে ওজন বাড়ানোর অপচেষ্টার ফলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বাংলাদেশ ইমেজ সংকটে পড়ে। এর প্রেক্ষিতে রফতানির ক্ষেত্রে গুণগতমান বজায় রাখতে মহাজোট সরকারের প্রথম মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড গঠন করা হয়। তিনি বলেন বিএবির ল্যাবরেটরি অ্যাক্রেডিটেশন কার্যক্রম আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়ায় এর গুরুত্ব অনেক বেড়ে গেছে। এর ফলে আগামীতে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশি পণ্যের রফতানি আরো বাড়বে। তিনি এ অর্জন ধরে রাখতে টেস্টিংয়ের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মান বজায় রাখার নির্দেশনা দেন। আমু বলেন বাংলাদেশের তৈরি পোশাক নিয়ে প্রতিযোগিদের ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে। এ ষড়যন্ত্রের মোকাবেলায় পণ্যের গুণগতমান উন্নত করার পাশাপাশি পরীক্ষণ ল্যাবরেটরির সক্ষমতা বাড়াতে হবে। পরীক্ষণের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিকমান ধরে রাখতে সক্ষম হলে বিদেশি ক্রেতারাও বাংলাদেশ থেকে টেস্টিং সার্টিফিকেট নেবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানে বিএবির মহাপরিচালক মোঃ আবু আবদুল্লাহ্ জানান ২০১২ সাল থেকে বিএবি এ পর্যন্ত ১৯টি ল্যাবরটরিকে অ্যাক্রেডিটিশন সনদ প্রদানের পাশাপাশি বিভিন্ন সরকারিবেসরকারি ল্যাবরেটরিতে কর্মরত ৪২২ জনকে প্রশিক্ষিত করেছে। বাংলাদেশের শিল্পপণ্যের মানোন্নয়ন ও রফতানি বৃদ্ধিতে বিএবি আরো কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে তিনি প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। অনুষ্ঠানে জানানো হয় বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড বিএবি বর্তমানে পণ্যের ওজন ও পরিমাপ ক্যালিব্রেশন মেডিক্যাল ল্যাবরেটরি সার্টিফিকেশন বডি ইন্সপেকশন বডি ও হালাল সার্টিফিকেশনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করছে। খুব শীঘ্রই এসব খাতেও বিএবি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাবে। এর ফলে বিদেশ থেকে পণ্যের গুণগতমান সনদ নিতে যে অর্থ ও সময় খরচ হয় তা সাশ্রয় হবে। বর্তমানে গুণগত মান সনদখাতে উদ্যোক্তাদের মোট রফতানির শতকরা ২০ ভাগ ব্যয় হচ্ছে। এ হিসেবে সকল বিষয়ে বিএবি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলে বছরে ন্যূনতম ৬ বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় হবে। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6804.csv b/Bangla_fin_news_articles/6804.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b31070f2f624d40da50975e357a246e11b6a793 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6804.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6804,জিএসপি ফিরে পেতে শ্রমিকদের অধিকার বাড়াতে হবে যুক্তরাষ্ট্র,2015-01-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যুক্তরাষ্ট্রে অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধার জিএসপি পুনর্বহাল চাইলে বাংলাদেশকে শ্রমিকের অধিকার এবং নিরাপত্তা বাড়াতে আরো কাজ করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি ইউএসটিআর জানিয়েছে শ্রমিকদের অধিকার ও নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশে কাজ করছে তবে জিএসপির বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য বাংলাদেশকে আরো কাজ করতে হবে। রানা প্লাজা ধসের পর এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে দুই হাজারেরও বেশি পোশাক কারখানার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন করা হয়েছে। বেশ কিছু কারখানার নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। জিএসপি পুনর্বহালের আগে আরো কয়েক শ কারখানার নিরাপত্তা পরিদর্শন কাজ সম্পন্ন করতে হবে। খবরএএফপি। প্রসঙ্গত ২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে রানা প্লাজা ধসে হাজারেরও বেশি পোশাক শ্রমিকের প্রাণহানীর পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বিশেষ এই বাণিজ্য সুবিধা সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেন। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি মাইকেল ফ্রোমান বলেন অগ্নি ও ভবনের নিরাপত্তা ইস্যুতে অগ্রগতি হয়েছে। তবে শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত করতে সরকারের প্রচেষ্টা আরো জোরদার করতে হবে। শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে অনেক শ্রমিককে এখনো হয়রানি ও সহিংসতার শিকার হতে হচ্ছে। এসবের প্রতিকারে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য আমরা বাংলাদেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের মোট রপ্তানির মাত্র এক শতাংশ জিএসপির আওতাভূক্ত। জিএসপি সুবিধা পায় এমন সব পণ্যের মধ্যে রয়েছে তামাকজাত দ্রব্য প্ল্যাস্টিক সিরামিকের তৈজসপত্র এবং খেলাধুলোর সামগ্রী। পোশাক খাত জিএসপি সুবিধার আওতায় না থাকায় যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানি তেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে না। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের আশঙ্কা ইউরোপীয় ইউনিয়ন যদি যুক্তরাষ্ট্রকে অনুসরণ করে জিএসপি সুবিধা আটকে দেয় তাহলে ইউরোপের বাজারে পোশাক রপ্তানি হুমকির মুখে পড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6805.csv b/Bangla_fin_news_articles/6805.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..88c74993e694d2af7005f8e7a8f0816ed34d5da0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6805.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6805,বাঙালি নারীর বিশেষ আকর্ষণ বাহারি গয়নায়,2015-01-17,রফিকুল ইসলাম রবি,গয়নায় সাজতে পছন্দ করেন বাঙালি নারীরা। বাহারি গয়নায় তার মন ভরে যায়। তরুণিরা সালোয়ারকামিজ বা ফতুয়া আর গৃহিনী শাড়ির সাথেই গয়না পরতে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন। আর তারই প্রতিফলন দেখা মিলছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার গয়নার স্টল ও প্যাভিলিয়নগুলো ঘুরলে। চুড়ি আর বৈচিত্র সব দৃষ্টিনন্দন ইমিটেশন গহনা মন কেড়ে নিচ্ছে প্রতিদিন মেলায় আগত নারী ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের। ক্রেতাকে আকৃষ্ট করতে বিক্রেতাদের জোর চেষ্টা। বাহারি গয়নায় সেজে বিক্রেতা নিজেই ক্রেতাকে আকর্ষণ করছে। বিক্রেতার সাজে সাজতে অনেকেই কিনে নিচ্ছেন বাহারি গয়না। শনিবার মধ্যবয়সী নারী ও তরুণতরুণীদের উপস্থিতি সবচেয়ে বেশি দেখা গেল গয়নার স্টলে। বেশিরভাগ স্টলগুলোও যেন সাজানো হয়েছে রমণীদের জন্যই। বিভিন্ন স্টলে তরুণি বিক্রয় কর্মীদের উপস্থিতি বাণিজ্য মেলাকে করে তুলেছে আরো প্রাণবন্ত সজীব। মার্বেল বাঁকা মার্বেল মাহা প্রিন্স হোয়াইট মানি বোরাক তুফান বুহা পুকারড নামের বিভিন্ন চুড়ি পাওয়া যাচ্ছে মেলার পাকিস্তানি প্যাভিলিয়নে। দাম ১৫০ টাকা থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত। স্টনের চেইন নূপুর হাতের ব্রেসলেট মুক্তার মালা কানের দুল পাওয়া যাচ্ছে দৃষ্টিনন্দন কে জেট ফ্যাশন জুয়েলার্চ প্যাভিলিয়নে। এসবের দাম ক্রেতাদের সাধ্যের মধ্যেই রয়েছে বলে জানান বিক্রেতা আলামিন। ইরানি পাথর রুপা ও মুক্তা দিয়ে তৈরী নানা গয়না পাওয়া যাচ্ছে ইরানি প্যাভিলিয়নে। এখানকার পাথরের আংটি বেশি কিনছে ক্রেতারা বলে জানালেন বিক্রেতা রহমান। ৪০০ টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকার মধ্যে সব ধরনের গয়না পাওয়া যায় বলে জানান তিনি। এছাড়া রক্ত প্রবাল রুবী পান্না গোমেদ হীরা নীলা পোখরাজ একোয়ামেরিন ও আকিক পাথরের আংটিতে সাজানো প্যাভিলিয়নের আরেকটি স্টল। বিক্রেতা বলেন নারী পুরুষ সবার কাছেই রয়েছে এসব পাথরের আংটির বিশেষ চাহিদা। জবরুজ ওপাল নীলম ও আকিক পাথরের আংটি পাওয়া যাচ্ছে ডুবাই মেলা নামক প্যাভিলিয়নের একটি স্টলে। আংটির মূল্য ১ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত। সদ্য বিবাহিত রুবেল রানাকে গয়না কিনতে দেখা গেল তার স্ত্রীর জন্য। গয়না কিনতে কিনতে বললেন ওর আবার পছন্দ আলাদা। গয়না মধ্যে মুক্তার মালা পায়ে রূপার নূপুর আর কানে ছোট্ট দুটি দুল। মেলা ঘুরে এসবই আগে কিনলাম। এসব পেলে বেশ খুশি হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6806.csv b/Bangla_fin_news_articles/6806.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2694c1d84cca14543198cc28a954180258ef8da1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6806.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6806,‌ ‘ব্যাংক সিএসআরের একটি অংশ বিদ্যাপীঠকে প্রদান করতে পারে,2015-01-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংক গর্ভনর ড. আতিউর রহমান বলেছেন যে সকল প্রতিষ্ঠান শিক্ষার মান্নোয়নে কাজ করছে ব্যাংকসমূহ তাদের সিএসআরের একটি অংশ এসব প্রতিষ্ঠানকে প্রদান করতে পারে। এতে দেশব্যাপী শিক্ষা বিস্তারে তাদেরও সামাজিক দায়বদ্ধতা পালন করা হবে। শনিবার রাজধানীর শেরেবাংলানগর এলজিইডি মিলনায়তনে স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান ভলান্টিয়ার্স এসোসিয়েশন ফর বাংলাদেশের ভাব পনের বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন শিক্ষার জন্য সরকার যে বাজেট নির্ধারণ করে তা দিয়ে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার মান রাতারাতি উন্নয়ন সম্ভব নয়। এজন্য তিনি বেসরকারি ও ব্যক্তিখাতের প্রতিষ্ঠানগুলোকেও সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে এগিয়ে আসার আহবান জানান। দেশের সকল শিক্ষার্থী যেন আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি সম্বলিত গুণমানের শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায়সেটিই প্রত্যাশা করছি। আর শিক্ষার্থীদের এ সুযোগ তৈরি করে দেয়ার দায়িত্ব সরকারের সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এবং আমাদের সকলের। অনুষ্ঠানে তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের সিএসআর তহবিল থেকে অনুদান হিসেবে ভাবকে দশ লাখ টাকার চেক প্রদান করেন। ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী ভাবের বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরে বলেন দেশে বিজ্ঞাণ শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনেক কমে যাচ্ছে। দেশের উন্নয়নের স্বার্থে এ অবস্থার পরিবর্তন দরকার। এজন্য আমরা শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞাণ শিক্ষার প্রতি আগ্রহী করে তুলতে কাজ করছি। উল্লেখ্য ভলান্টিয়ার্স এসোসিয়েশন ফর বাংলাদেশ আমেরিকা প্রবাসী কয়েকজন বাংলাদেশী ও তাদের বন্ধুবান্ধবদের আর্থিক সহায়তায় পরিচালিত একটি অলাভজনক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। ২০০০ সাল থেকে এ পর্যন্ত সংস্থাটি সারাদেশে ১০১টি স্কুলে ১০ হাজার ৪৯৪ জন শিক্ষার্থীকে স্কলারশীপ এবং ষষ্ঠ শ্রেণীর ১০ হাজার ৭৯৮ জন শিক্ষার্থীকে টিউটরিং দিয়েছে। এর বাইরে সংস্থার পক্ষ থেকে বিভিন্ন স্কুলের লাইব্রেরীতে বই বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি খেলাধুলার সামগ্রী কম্পিউটার এবং কারিগরি শিক্ষা উপকরণ প্রদান করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6807.csv b/Bangla_fin_news_articles/6807.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d7d94c5d4ae4714bd5ca49ccb05df4b65180c2d8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6807.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6807,ছুটির দিনে পাল্টে যায় বাণিজ্য মেলার দৃশ্য,2015-01-16,রফিকুল ইসলাম রবি,কর্মব্যস্ত শহরের চার দেয়ালে ঘেরা বন্দি জীবন থেকে বেরিয়ে আসার যেন একটাই সুযোগ। আর সেটা হচ্ছে সপ্তাহের ছুটির দিন। দিনটিকে কাজে লাগিয়ে অনেকেই ছুটে আসছেন রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জমে ওঠা ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায়। সাধারণ কর্মদিবসে তুলনায় ছুটির দিনে বাণিজ্য মেলার দৃশ্য পাল্টে যায়। এ দিনটির জন্য বিক্রেতারাও অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকেন। শুক্রবার ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখরিত ছিল মেলা প্রাঙ্গণ। নানা বয়সী লোকজনের উপস্থিতিতে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে ওঠে বাণিজ্য মেলার মাঠ। সকাল থেকেই দর্শনার্থীদের ঢল নামে মেলা প্রাঙ্গণে। আর সন্ধ্যায় তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না মেলার মাঠে। দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকেট সংগ্রহ করতে হয়েছে দর্শকদের। ছুটির দিনের বিপুল উপস্থিতির কথা বিবেচনায় রেখে মেলায় দর্শকদের নিরাপত্তার বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় ছিল আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। মেলায় আগত দর্শনার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সারা দিনই মেলার বিভিন্ন স্থানে নিরাপত্তাকর্মীরা নিয়োজিত ছিলেন। দায়িত্বরত পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন ছুটির দিনে বাণিজ্য মেলায় প্রচুর লোকজন আসেন। তাই তাদের সচেতন থাকার নির্দেশ রয়েছে। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা যেন না ঘটে সেজন্য তারা সব সময় প্রস্তুত রয়েছেন। একটু আরামপ্রিয় বা ভিড় পছন্দ করেন না এমন দর্শকরা সকালে মেলায় আসেন। তবে যারা মেলার চিরচেনা রূপে অভ্যস্থ তাদের বিকাল থেকে শুরু করে সন্ধ্যায় আসতে দেখা গেছে। এদিকে দুপুর থেকে বিকাল গড়াতেই গাড়ি পার্কিংয়ের নির্ধারিত স্থানগুলো কানায় কানায় ভরে যায়। দুপুরের মধ্যে ১ এবং ২ নং পাকিং স্থল ভরে গেলে প্রচার মাইকে বারবার ৩ নং পাকিং স্থলে গাড়ি রাখার অনুরোধ জানানো হয় দর্শনার্থীদের। দুই ঘন্টার মধ্যে এ পাকিং স্থলটি ভরে গেলে দশনার্থীদের গাড়ি রাখতে হয় রাস্তার দুপাশে। এতে হাটাচলায় বেশ অসুবিধায় পরতে হয়েছে দর্শনার্থীদের। এদিকে দুপুরের মধ্যেই প্রবেশ পথে দর্শকদের দীর্ঘ লাইন পড়ে যায়। রোদের মধ্যে প্রবেশের জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে এসব দর্শকদের। তবে বিকালের পর দর্শকদের ভিড় বাড়ায় মেলায় প্রবেশ করতে এক ঘণ্টারও বেশি সময় লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে। বিপুল পরিমান দর্শকদের উপস্থিতির কারণে এ সময় মিরপুরফার্মগেট সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়। ফার্মগেট থেকে হেঁটে মেলায় এসেছেন বলে জানান মতিঝিল থেকে আসা এক তরুনী। তিনি বলেন সঙ্গে পুরুষ লোক না থাকায় টিকিট সংগ্রহ করতেও বেশ ঝামেলায় পড়তে হয়েছে। মেলার প্রধান গেট থেকে প্রধান সড়ক পর্যন্ত ছিল মানুষের ঢল। কেউ মেলায় প্রবেশ করছেন আবার কেউ কেনাকাটা সেরে গন্তব্যস্থলে ফিরে যাচ্ছেন। প্রবেশ এবং বেরিয়ে যাওয়ার পথে লোকজনের ধাক্কধাক্কিতে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে তাদের। স্বপরিবারে মেলায় এসে টিকিট হাতে প্রবেশ পথে অপেক্ষমাণ আজিজুর রহমান বলেন পরিবারের দুজনের অফিস বন্ধ থাকায় সময়টাকে কাজে লাগিয়ে সবাইকে নিয়ে মেলায় এসেছি। আধাঘণ্টারও বেশি সময় লাইনে দাঁড়িয়ে থাকায় বেশ কষ্ট হয়েছে। তবে মেলায় প্রবেশের পর কষ্ট দূর হবে। ছেলেবুড়ো থেকে শুরু করে সব বয়সী নারীপুরুষের আড্ডায় মেলা প্রাঙ্গণ যেন মানুষের মিলনমেলায় পরিণত হয়। লোকজনের ভিড়ে বুড়োদের মেলার বিভিন্ন স্থানে বসে হাঁপাতে দেখা গেছে। ৭০ বছর বয়সের এক বৃদ্ধা বলেন ছেলে বৌ মেলায় নিয়ে এসেছে। এতো লোকের ভিড়ে আমার দম আটকে আসছে। এদিকে সন্ধ্যার পরে পকেটমার আর ছিনতাইকারিরা তত্পর ছিল। অনেকের মানিব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনা শোনা গেছে। ভিড় ঠেলে এদের কেউ পুলিশের কাছে অভিযোগ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেননি। ম্যানিব্যাগ হারিয়ে মনিরুল বলেন কখন যে নিয়ে গেছে টের পায়নি। যা হারানোর তা তো হারিয়েছে। পুলিশের কাছে অভিযোগ করে কি লাভ। সব স্টল ও প্যাভিলিয়নে ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের ভিড় জমাতে দেখা গেছে। সাধ ও সাধ্যের মধ্যে সামঞ্জস্য রেখে প্রয়োজন অনুযায়ী পণ্য কিনছেন ক্রেতারা। খাবার গ্রহাস্থলীর পণ্য ইলেকট্রনিঙ্ আসবাবপত্র শীতের পোশাক প্রসাধনীর পণ্যের স্টল ও প্যাভিলিয়নে লোকজনের ভিড় বেশি ছিল। বেচাকেনাও ছিল প্রচুর। একটি প্রসাধনীর স্টলের বিক্রেতা বলেন এ সপ্তাহের অন্যান্য দিনে যা বিক্রি হয়েছে তা বিক্রি করেছি ছুটির দিনে। এজন্য ছুটির দিনের অপেক্ষায় থাকি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6808.csv b/Bangla_fin_news_articles/6808.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a0a4022a2729977e5c74e828bad7934a289b18a7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6808.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6808,ডিএসইতে প্রকৌশল ও বস্ত্র খাতে লেনদেন ৩১ শতাংশ,2015-01-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বৃহস্পতিবার শেয়ারদর বৃদ্ধিতে মিশ্রভাব দেখা গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক বাড়লেও কমেছে ব্রড সূচক। এ ছাড়া লেনদেনের পরিমাণও আগের দিনের তুলনায় কমেছে। এ দিকে ডিএসইতে প্রকৌশল ও বস্ত্র খাতে ১০৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে যা বাজারের মোট লেনদেনের ৩১ শতাংশেরও বেশি। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বিনিয়োগকারীরা দেখেশুনে বিনিয়োগ করছেন। এ জন্য বাজারে লেনদেন বাড়ছে না। তথ্যে দেখা গেছে বৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৩৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৩১ কোটি ৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৫৯ কোটি ৫৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২১টির কমেছে ১৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ২০১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৫ লাখ টাকার। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৮টির কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত অ্যাপোলো ইস্পাত এন থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। কোম্পানিটি সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের ১৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ প্রদান করায় ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে কোম্পানিটির কার্যক্রম এ ক্যাটাগরিতে শুরু হয়েছে। এর আগে ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6809.csv b/Bangla_fin_news_articles/6809.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2f1fc7a4b5f1bb4cdb52446f2e1581646ba9fc45 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6809.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6809,বিদেশি ক্রেতারা বাতিল করছেন সফর,2015-01-15,রিয়াদ হোসেন,টানা হরতাল আর অবরোধের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে রপ্তানিখাতে। বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশ সফর বাতিল করতে শুরু করেছেন। কিছু ক্রেতা রপ্তানিকারকদের নিজ দেশে ডেকে পাঠাচ্ছেন অথবা কাছাকাছি অন্য কোন দেশে গিয়ে ক্রয় আদেশ চূড়ান্ত করতে বলছেন। তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে দীর্ঘমেয়াদী অনিশ্চয়তার আশঙ্কায় ক্রেতারা অর্ডার দেয়ার সময় কিছুটা রক্ষণশীল মনোভাবের পরিচয় দিচ্ছেন। ক্ষেত্রবিশেষে প্রকৃত চাহিদার তুলনায় অর্ডার ২০ থেকে ৪০ শতাংশ কমিয়ে দেয়া হচ্ছে। এসব কারণে চলতি অর্থবছরের গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কঠিন হবে বলে মনে করছেন বিজিএমইএ প্রেসিডেন্ট আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি দূরে থাক গত বছরের সমপরিমাণ রপ্তানি হবে কি না তা নিয়েও সংশয় রয়েছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হিসাবে অর্থবছরের প্রথম ছয়মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে পণ্য রপ্তানিতে ঘাটতি হয়েছে অন্তত ছয় হাজার কোটি টাকা। সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে স্বাভাবিকভাবেই এ ঘাটতি আরো বাড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। গত বছর রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় বিদেশি ক্রেতারাও সহিংসতার মুখে পড়েন। ওই সময় রাজধানীর বাড্ডায় বিদেশি ক্রেতা প্রতিনিধির গাড়িতে হামলার চিত্র গণমাধ্যমে আসে। সেজন্য এবার ক্রেতারা অনেকেই ঝুঁকি নিয়ে বাংলাদেশে আসতে চাচ্ছেন না। বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম ইত্তেফাককে বলেন আমার নিজের ক্রেতা বাংলাদেশ সফর বাতিল করেছেন। ওই ক্রেতার সঙ্গে অর্ডার নিয়ে আলোচনার জন্য একজন প্রতিনিধিকে হংকং পাঠিয়েছি। আমরা ক্রেতাদের আশ্বস্ত করার চেষ্টা করলেও কিছুদিন পর পর এ ধরনের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে তারা স্বাভাবিকভাবে নিচ্ছেন না। নাম প্রকাশ না করার শর্তে অন্য আরেকজন রপ্তানিকারক জানান ক্রেতা বাংলাদেশ সফর বাতিল করায় তার প্রতিনিধিকে তৃতীয় একটি দেশে গিয়ে অর্ডারের বিষয়ে ফয়সালা করতে হয়েছে। কিন্তু সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ওই ক্রেতা অর্ডার ৩০ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছেন। তিনি ক্রেতা আশঙ্কা করছেন আমরা যথাসময়ে পণ্য পাঠাতে ব্যর্থ হবো। আলোচনায় ক্রেতারা জানিয়েছেন পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে আগামী দিনগুলোতে অর্ডার আরো কমবে। বিজিএমইএর হিসাবে গত ২০১৩ সালের রাজনৈতিক সহিংসতায় পাঁচ হাজার পাঁচশ কোটি টাকার পণ্য বিমানে পাঠাতে হয়। তাছাড়া মূল্য ছাড় দিতে হয় অন্তত নয় হাজার কোটি টাকার পণ্যে। প্রতিদিন হরতাল বা অবরোধের কারণে প্রায় ২১৫ কোটি টাকার উত্পাদন ব্যাহত হয়। চলতি জানুয়ারি মাসের প্রথম ১২ দিনের অবরোধে কেবল পোশাক খাতেই ক্ষতি হয়েছে ৪৫০ কোটি টাকা। অর্থনীতিবিদ ও পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর ইত্তেফাককে বলেন দীর্ঘদিন ধরে এ পরিস্থিতি চলতে থাকলে ক্রেতারা তাদের অর্ডার প্রতিবেশী ভারত পাকিস্তান ভিয়েতনাম কম্বোডিয়া বা চীনে সরিয়ে নেবে। এসব ক্রেতাকে আবার ফিরিয়ে আনা কঠিন হবে। কারণ সময়মত পণ্য পাওয়ার স্বার্থে তারা বাড়তি খরচ করতেও রাজি। চলমান অস্থিরতার প্রভাব সুস্পষ্ট হবে আগামী জুনের পর থেকে। তিনি বলেন আমাদের উত্পাদকরা হয়তো সময়মত পণ্য পাঠানোর সক্ষমতা রাখেন। কিন্তু বিদেশি ক্রেতারা এ ধরনের পরিস্থিতির সঙ্গে অভ্যস্ত নন। ফলে তারা ঝঁকি নিতে চাইবেন না। উল্লেখ্য চলতি অর্থবছর ১১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে তিন হাজার ৩২০ কোটি মার্কিন ডলার। মোট রপ্তানির ৮১ শতাংশই গার্মেন্টস পণ্য। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6810.csv b/Bangla_fin_news_articles/6810.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8a85b911b2fc0f844428eb0691d23b19ed0881d6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6810.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6810,জানুয়ারিতে ৪০০ গাড়ির বিমা পরিশোধ করতে হবে,2015-01-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হরতাল ও অবরোধের ফলে ক্ষতির শিকার হওয়ায় বিমা কোম্পানিগুলোর বিমা পরিশোধের হার বেড়ে গেছে। চলতি জানুয়ারি মাসের মধ্যভাগ পর্যন্ত প্রায় ৪০০টি মোটর গাড়ির বিমা পরিশোধ করতে হবে বিমা কোম্পানিগুলোকে। এ ক্ষতি পুষিয়ে নেয়া বিমা কোম্পানিগুলোর জন্য অত্যন্ত কষ্টকর। তাই সব রাজনৈতিক দলের প্রতি হরতাল ও অবরোধ তুলে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন। বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের লাগাতার অবরোধ কর্মসূচি ও প্রতিনিয়ত হরতালের কারণে দেশের ব্যবসা ও অর্থনীতির গতি চরমভাবে থমকে গেছে। প্রতিনিয়ত হরতাল ও অবরোধের কারণে মারা যাচ্ছে বহু সংখ্যক নারী শিশু ও সাধারণ মানুষ। মঙ্গলবার রাতেও অবরোধকারীদের পেট্রোল বোমা হামলায় দুজন সাধারণ মানুষ প্রাণ হারায়। এ ছাড়া এ সবের জন্য কোনো প্রতিক্রিয়া রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দেখা যাচ্ছে না। হরতালকে ধ্বংসের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এর ফলে প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যানবাহন ভাংচুর করা হচ্ছে আগুন লাগানো হচ্ছে শিশু নারীসহ সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে মারা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের সব ব্যবসা। দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাচ্ছে। শিক্ষাব্যবস্থা বিঘ্নিত হচ্ছে। পাশাপাশি সব ধরনের ব্যবসায়ীরা ক্ষতির শিকার হচ্ছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6811.csv b/Bangla_fin_news_articles/6811.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76995e4b1b66ef7c3d031182e84780465f3fecf4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6811.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6811,বাংলাদেশের কাঠামোগত সংস্কারের ফলে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬৫ শতাংশ,2015-01-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ২০১৪ সালের তুলনায় ২০১৫ সালে বাড়বে। আর কমে আসবে মূল্যস্ফীতির হার। বাংলাদেশেও একই পরিস্থিতি দেখা যাবে। এ অঞ্চলের দেশগুলো কাঠামোগত সংস্কার অব্যাহত রাখার ফলেই প্রবৃদ্ধি বাড়বে। চলতি অর্থবছর বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার হবে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশন ইউএনএসকাপ এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলীয় দেশগুলোর আর্থসামাজিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে এসব পূর্বাভাস দিয়েছে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে এই অঞ্চলের সার্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ২০১৪ সালের ৫ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০১৫ সালে ৫ দশমিক ৮ শতাংশে উন্নীত হবে। নতুন বছরে বাংলাদেশ ভারত ইন্দোনেশিয়া দক্ষিণ কোরিয়া ও থাইল্যান্ড সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে। আর এটা সম্ভব হবে এসব দেশের কাঠামোগত সংস্কার অব্যাহত রাখার কারণে। এ দেশগুলো অবকাঠামোগত দুর্বলতা দূর করতে পারলে প্রবৃদ্ধি অর্জনের গতি আরো বাড়তে পারে। এ দিকে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর মূল্যস্ফীতির হার ২০১৪ সালের ৩ দশমিক ৯ শতাংশ থেকে কমে ২০১৫ সালে ৩ দশমিক ৫ শতাংশে নেমে আসবে। বাংলাদেশ প্রসঙ্গে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার বিগত অর্থবছরে ৬ দশমিক ১ শতাংশ ছিল। তা চলতি বছরে ৬ দশমিক ৫ শতাংশে উন্নীত হবে। একই সময়ে গড় মূল্যস্ফীতির হার আগের বছরের ৭ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ৬ দশমিক ৫ শতাংশে নেমে আসবে। বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি অর্জনের পেছনে চালিকা হিসেবে প্রবাসীআয়ের গতিশীলতা মূল্যস্ফীতির চাপ সহনীয় হওয়া সংকুলানমুখী রাজস্ব নীতি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি চাঙা হওয়ায় রপ্তানি বৃদ্ধি বড় অবদান রাখবে। এ দিকে বাংলাদেশের গার্মেন্ট সেক্টরে কিছু সংস্কারগত কর্মকাণ্ডের ফলে বস্ত্র রপ্তানি বাড়তে শুরু করেছে। তবে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমায় মধ্যপ্রাচ্যের তেল রপ্তানিকারক দেশগুলো থেকে প্রবাসীআয় প্রবাহ কমতে পারে। তাতে বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার সম্ভাব্য আয়ের ওপর কিছুটা প্রভাব পড়তে পারে। আর জ্বালানি তেলের অব্যাহত দরপতনে রাশিয়া ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও দক্ষিণ কোরিয়া ফিলিপাইন সিঙ্গাপুর থাইল্যান্ড তুরস্ক ভারত ও চীনের অর্থনীতি উপকৃত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6812.csv b/Bangla_fin_news_articles/6812.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7e9bfe6c0e93bdc9f371f28a2f2ab042d588bf5e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6812.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6812,ডিএসইর ব্রড সূচকে ১৮ কোম্পানির অন্তর্ভুক্তি,2015-01-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স বা ব্রড ইনডেক্স এবং ডিএস৩০ ইনডেক্স সমন্বয় করা হয়েছে। নতুন করে ব্রড ইনডেক্সে ১৮টি কোম্পানি জায়গা করে নিয়েছে। ব্রড ইনডেক্স থেকে বাদ পড়েছে ৬ কোম্পানি। আর ডিএস৩০ সূচকে নতুন ৫ কোম্পানি যুক্ত হয়েছে এবং ৫টি বাদ পড়েছে। আগামী ১৮ জানুয়ারি থেকে যুক্ত হওয়া কোম্পানিগুলোর শেয়ার লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য ব্রড ও ডিএস৩০ সূচকে যুক্ত হবে। ব্রড ইনডেক্সে যেসব কোম্পানি যুক্ত হয়েছে সেগুলো হলোসুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজ রতনপুর স্টিল রিরোলিং মিলস রহিমা ফুড এমারেল্ড অয়েল সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল শাহজিবাজার পাওয়ার দেশ গার্মেন্টস এপেক্স স্পিনিং প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল মোজাফ্ফর হোসাইন স্পিনিং হাওয়েল টেক্সটাইল ফারইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং তুং হাই নিটিং ওয়াটা কেমিক্যালস এএফসি অ্যাগ্রো বায়োটেক ফার কেমিক্যাল খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং এবং সাইফ পাওয়ারটেক। ব্রড সূচক থেকে যে কোম্পানিগুলো বাদ পড়েছে সেগুলো হলোসেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক লিবরা ইনফিউশন ন্যাশনাল টি সোনারগাঁও টেক্সটাইল এবং স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স। এ ছাড়া ডিএস৩০ ইনডেক্সে যে ৫টি কোম্পানি যুক্ত হয়েছে সেগুলো হলো ব্র্যাক ব্যাংক কেয়া কসমেটিকস আইডিএলসি ফাইন্যান্স ইউনাইটেড এয়ার এবং স্কয়ার টেক্সটাইল। আর যে ৫টি কোম্পানি ডিএস৩০ ইনডেক্স থেকে বাদ পড়েছে সেগুলো হলোন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স পাওয়ার গ্রিড ডেসকো ওরিয়ন ফার্মা ও প্রাইম ব্যাংক। ডিএসই জানিয়েছে এসঅ্যান্ডপির নির্ধারিত মাপকাঠি ও ডিএসই বাংলাদেশ ইনডেক্স মেথডোলজির আলোকে সূচক সমন্বয় করা হয়েছে। তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর লেনদেনযোগ্য শেয়ারের ফ্র্রিফ্লোট বাজার মূলধন গত তিন মাসের গড় লেনদেন বিবেচনায় নিয়ে সূচক সমন্বয় করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6813.csv b/Bangla_fin_news_articles/6813.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..26b453ad090669e765ee53a1b34a5691d31619a1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6813.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6813,বাণিজ্য মেলা কেনাকাটার পাশাপাশি মিলছে ফ্রি চিকিৎসা,2015-01-14,রফিকুল ইসলাম রবি,শিশুকে নির্দিষ্ট সময় পরপর দুধ পান করানো শিশুর নির্ধারিত খাবার খাওয়ানো বা শিশুর শরীরের কাপড় পরিবর্তন কোনো মা নিশ্চয়ই এড়াতে পারেন না। আর সেজন্য কেনাকাটা বা ঘোরাঘুরির ইচ্ছে থাকলেও শিশুকে বাসায় রেখে মেলায় আসতে চান না অনেক মায়েরা। তবে এবারের মেলায় শিশুকে সাথে নিয়ে এসে ভোগান্তিতে পরতে হচ্ছে না তার মাকে। শিশুকে দুধ পান করাতে বা শিশুর ডায়াপার পরিবর্তন করতে মা ও শিশুদের জন্য রয়েছে আলাদা স্টলের ব্যবস্থা। নির্ধারিত ওই স্টলে গিয়ে মা তার শিশুকে দুধ পান করাতে বা শিশুর ডায়াপার পরিবর্তন করতে পারছেন। শিশুর ক্ষুধা পেলেই কেনাকাটার ফাঁকে মা খুঁজে নিচ্ছেন নির্ধারিত এই স্টলগুলো। শিশুর ক্ষুধা নিবারণ করে নিশ্চিন্তে মেলায় ঘোরাঘুরি বা কেনাকাটা করছেন শিশুর মা। মেলায় স্কয়ারের ব্রেস্ট ফিডিং অ্যান্ড ডায়াপার চেঞ্জিং কর্ণার নামক স্টলে কাজটি সম্ভব হচ্ছে। এবারের মেলায় স্কয়ারের দুটি স্টলে মা ও শিশুর জন্য একই সেবা দেয়া হচ্ছে। প্রতিদিন প্রায় ৩শ ৫০ জন মা তার শিশুকে নিয়ে এখানে আসেন এবং ক্ষুধার্থ শিশুকে দুধ পান করান। ছুটির দিনে এর সংখ্যা বেড়ে ৫শ ছাড়িয়ে যায় বলে জানিয়েছেন স্টলের দায়িত্বরত সমন্বয়কারী সোহেবুল। তিনি আরো বলেন বিনামূল্যে মা ও শিশুদের জন্য মাসব্যাপী এ মেলায় এ ধরনের সুযোগ রাখা হয়েছে। স্টলে যারা তালিকাভুক্ত হচ্ছেন তাদের বিনামূল্যে দেয়া হচ্ছে স্কয়ার সুপার মম। এদিকে এসিআই প্রতিষ্ঠানের ওম্যান হেলথ কেয়ারে মহিলাদের জন্য বিনামূল্যে চিকিত্সার ব্যবস্থা রয়েছে। প্রতিদিন বিকাল ৩ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত মহিলাদের ফ্রি চিকিত্সা সেবা দেয়া হয়। স্টলে রাখা খাতায় যারা তালিকাভুক্ত হচ্ছেন তাদের একটি ফ্রিডম ফ্রি দেয়া হচ্ছে। এছাড়া যারা ক্রয় করার আগ্রহ প্রকাশ করছেন তাদের কাছে ফ্রিডম বিক্রিও করা হচ্ছে। বিক্রয়কর্মী জাকিয়া সুলতানা বলেন মহিলারা এই উদ্যোগকে ভালোভাবে গ্রহন করছেন। প্রতিদিন প্রায় ২০০ জন স্টল থেকে বিনামূল্যে চিকিত্সা নিচ্ছেন। এদিকে মেলায় নভো নরডিঙ্রে ফার্স্ট এইড নামক মিনি প্রঅভিলিয়নে বিনামূল্যে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করানো হচ্ছে। পাশাপাশি ডায়াবেটিস রোগীদের নানা পরামর্শ দিচ্ছেন দায়িত্বরত চিকিত্সক। প্রতিদিন প্রায় ১ হাজার রোগী এখান থেকে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করান বলে জানান ডা. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন ডায়াবেটিস ছাড়াও অন্যান্য রোগেরও ফ্রি চিকিত্সা সেবা দেয়া হচ্ছে। এমারজেন্সী রোগীর জন্য রয়েছে এ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা। রাজধানীর মিরপুর থেকে মেলায় এসে কেনাকাটা শেষে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করে বাসায় ফিরছিলেন আব্দুল মান্নান। তার সাথে কথা হলে তিনি বলেন মেলায় ফ্রি চিকিত্সা সেবা একটা ভালো উদ্যোগ। কেনাকাটাও হলো আর বিনামূল্যে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করানো হলো। এবার নিচিন্তে বাসায় ফিরতে পারি। এক ঢিলে দুই পাখি বলতে পারেন। এছাড়া মেলায় রয়েছে সেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচীর আলাদা বুথ। যারা সেচ্ছায় রক্তদান করতে চান তারা এখানে রক্ত দিচ্ছেন। কোন রোগীর রক্তের প্রয়োজন হলে মেলার প্রচার মাইকে জানিয়ে দেয়া হয়। ইচ্ছুক রক্তদাতা বুথে গিয়ে রক্ত দান করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6814.csv b/Bangla_fin_news_articles/6814.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b61751aa54425271640920404133fa0f9bac8521 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6814.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6814,পুঁজিবাজারে সূচক নেমেছে লেনদেনও কমেছে,2015-01-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারের সার্বিক মূল্য সূচক ও লেনদেন বুধবার আগের দিনের তুলনায় কমেছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৮ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯৫১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৪০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৯০ কোটি ৬৪ লাখ টাকার। যা আগের দিনের চেয়ে ১৪ কোটি ৩৩ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮১টির কমেছে ১৭৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৬ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ২০৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ১০ লাখ টাকার। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬২টির কমেছে ১৫০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6815.csv b/Bangla_fin_news_articles/6815.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f3ee63f679cf1891879ea2a22e6341b7699ab60e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6815.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6815,২ স্টক ব্রোকারকে জরিমানা,2015-01-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রুটিন পরিদর্শনের অংশ হিসেবে দুই স্টক ব্রোকার পরিদর্শন করে কিছু অনিয়ম চিহ্নিত করেছে বিএসইসি। এরই অংশ হিসেবে হিলসিটি সিকিউরিটিজ ও মিনহার সিকিউরিটিজকে ১৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জানা গেছে হিলসিটি সিকিউরিটিজের পরিচালককে মার্জিন ঋণ সুবিধা প্রদান পরিচালকদের হিসাবে নেগেটিভ ব্যালেন্স থাকা সত্ত্বেও পরিচালকদের অর্থ উত্তেলনের সুযোগ ৩০ জুন ২০১২ এবং ৩০ জুন ২০১১ বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কনস্যুলেডেটেড কাস্টমার অ্যাকউন্টে পরিশোধযোগ্য ক্লায়েন্টদের পর্যাপ্ত তহবিল এ যথাক্রমে ১.৪৫ কোটি ও ১.২৫ কোটি টাকা ঘাটতি এবং স্বাক্ষরবিহীন ক্রয়বিক্রয়াদেশ সংরক্ষণ করে আইন লঙ্ঘন করায় হিলসিটি সিকিউরিটিজকে ৭ লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। এ ছাড়া মিনহার সিকিউরিটিজ কনস্যুলেডেটেড কাস্টমার অ্যাকাউন্টে পরিশোধযোগ্য ক্লায়েন্টদের পর্যাপ্ত তহবিল এ ৬.৬৪ কোটি টাকা ঘাটতি পরিলক্ষিত হওয়ার মাধ্যমে সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘন করায় ৭ লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6816.csv b/Bangla_fin_news_articles/6816.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7365cc2b545b73269152b4e519eb0cfc1620387b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6816.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6816,২ কোম্পানির মূল্যবৃদ্ধির কারণ খতিয়ে দেখবে বিএসইসি,2015-01-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নর্দান জুট ও অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ খতিয়ে দেখবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বিএসইসি জানিয়েছে সাম্প্রতিক সময়ে এ দুই কোম্পানির অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধি খতিয়ে দেখতে দুটি পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে কমিশনের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করবে। নর্দান জুটের বিষয় তদন্ত করবেন বিএসইসির উপপরিচালক মো. ফখরুল ইসলাম মজুমদার ও সহকারী পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন। আর অলটেক্সের শেয়ারদর বৃদ্ধি ও অন্যান্য বিষয় তদন্ত করবেন বিএসইসির উপপরিচালক মোল্লা মিরাজ উজ সুন্নাহ এবং সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ রাকিবুর রহমান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6817.csv b/Bangla_fin_news_articles/6817.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..26dcd1343b45514452d296a890ce2f85a960aa7f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6817.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6817,পুঁজিবাজারের লেনদেনে ইঞ্জিনিয়ারিং খাতের প্রাধান্য,2015-01-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই টানা দ্বিতীয় দিনের মতো সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে। এ দিকে সূচক বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে ইঞ্জিনিয়ারিং সিমেন্ট ও ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাত। লেনদেনেও অবদান বেশি ইঞ্জিনিয়ারিং খাতের। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ১৫ শতাংশ। ইঞ্জিনিয়ারিং খাতে লেনদেন হওয়া ২৮ কোম্পানির মধ্যে ২০টির শেয়ারদর আগের কর্মদিবসের তুলনায় বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪০৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১২ কোটি ৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৫টির কমেছে ১০৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪১ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ২১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৯২ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৪ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৮টির কমেছে ৯৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে দুজন কমিশনার ও চারজন নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব পুনর্বণ্টন করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। নির্বাহী পরিচালক মো. ফরহাদ আহমেদ ইন্টারন্যাশনাল অরগানাইজেশন অব সিকিউরিটিজ কমিশনসের আইওসকো উপদেষ্টা মনোনীত হওয়ায় বিভাগগুলো পুনর্বণ্টন করা হয়েছে। কমিশনার মো. আমজাদ হোসেন এখন থেকে রেজিস্ট্রেশন ও সুপারিভিশন এ্যান্ড রেগুলেশন অব ইন্টারমিডিয়ারিজের এসআরআই পাশাপাশি নতুন করেসেন্ট্রাল ডিপোজিটরি সিস্টেম সিডিএস বিভাগ দেখভাল করবেন। এ ছাড়া কমিশনার মো. আব্দুস সালাম শিকদার আইন ও ক্যাপিটাল মার্কেট রেগুলেটরি রিফর্মস এ্যান্ড কমপ্লায়েন্সের সিএমআরআরসি পাশাপাশি নতুন করে এনফোর্সমেন্ট বিভাগ দেখভাল করবেন। এ ছাড়া এখন থেকে নির্বাহী পরিচালক রুকসানা চৌধুরী আগের দায়িত্বের পাশাপাশি এনফোর্সমেন্ট বিভাগ দেখভাল করবেন। নির্বাহী পরিচালক আনোয়াররু ইসলাম প্রশাসন ও অর্থ বিভাগ দেখভাল করবেন। নির্বাহী পরিচালক মো. হাসান মাহমুদ করপোরেট ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্ট সিএফডি দেখভাল করবেন। আর নির্বাহী পরিচালক মো. মাহবুবুল আলম ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্ট আইএডি দেখভাল করবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6818.csv b/Bangla_fin_news_articles/6818.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..955c0a0d412d9d2ea44a3b48233d61a3baa12e2b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6818.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6818,আরো ইপিজেড প্রতিষ্ঠার পরামর্শ গভর্নরের,2015-01-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান রফতানি উন্নয়নে আরো বেশি করে রফতানি প্রক্রিয়া অঞ্চল ইপিজেড এবং বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এসইজেড প্রতিষ্ঠার পরামর্শ দিয়েছেন। দেশে রফতানি বৃদ্ধির জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগ ও সমর্থনের বর্ণনা দিয়ে গভর্নর বলেন বাণিজ্যিক সুযোগসুবিধা থেকে সুফল লাভে আরো বেশি করে ইপিজেড এবং এসইজেড প্রতিষ্ঠাকে অগ্রাধিকার দেয়া উচিত। মঙ্গলবার রাজধানীতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সদর দফতরে চতুর্থ নির্বাহী উন্নয়ন সেমিনারে বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রের্নিং একাডেমি এ সেমিনারের আয়োজন করে। সেমিনারে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রের্নিং একাডেমির ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক মো. গোলাম মোস্তফা এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরীও বক্তৃতা করেন। ড. আতিউর রহমান বলেন রফতানি উন্নয়নে সহায়তা করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি রফতানি উন্নয়ন তহবিলের আকার ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার করেছে। তিনি বলেন চলতি অর্থবছরে ৩৩ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কার্যকর পদক্ষেপসহ বাজার সম্প্রসারণ ও পণ্যে বৈচিত্রায়ন আনতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6819.csv b/Bangla_fin_news_articles/6819.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2daca6cbd1dfca7ead15f5df6a7abd3def262732 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6819.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6819,শূন্য পকেটে এসেও ব্যাগ ভর্তি কেনাকাটা,2015-01-13,রফিকুল ইসলাম রবি,ব্যাংকিং সুবিধায় নির্বিঘ্নে কেনাকাটার সুযোগ মিলছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায়। পকেট ভর্তি টাকা না নিয়ে এসেও অনেক ক্রেতারা নিয়ে যাচ্ছেন ব্যাগ ভর্তি পণ্য। মেলায় অংশগ্রহণকারী বেশ কয়েকটি ব্যাংকের এটিএম বুথের সুবিধায় এসব সম্ভব হচ্ছে। ক্রেতাদের কেনাকাটা করতে চাহিদা মতো টাকা তোলা ও বিক্রেতাদের বিক্রয়লব্ধ টাকা জমা দেয়ার মতো কাজ চলছে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত। এছাড়াও গ্রাহকের নতুন হিসাব খোলা বিভিন্ন আমানত ও ঋণ প্রকল্প সম্পর্কেও নানা তথ্য জানানো হচ্ছে মেলায় আগত উত্সাহী দর্শনার্থীদের। মেলায় ব্যাংকগুলোর এ ধরনের সহজলভ্য সেবা পেয়ে ক্রেতা দর্শনার্থীরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন। এবারের মেলায় গ্রাহকদের এ সুযোগ দিচ্ছে সোনালী ব্যাংক জনতা ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক ডাচ্ বাংলা ব্যাংক ও মধুমতী ব্যাংক। মাসব্যাপী এ মেলায় অংশগ্রহণকারী সব প্রতিষ্ঠান থেকে রাজস্ব সংগ্রহের সেবা দিচ্ছে কেবল মাত্র সোনালী ব্যাংক। প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়ীরা ব্যাংকের প্যাভিলিয়নে গিয়ে টাকা জমা দেন। মঙ্গলবার পর্যন্ত মোট ১৫ লাখ ৭৩ হাজার ৫৮২ টাকা জমা পড়েছে। এছাড়া ব্যাংকটির লোকাল অফিসে যাদের হিসাব নম্বর আছে তারা টাকা জমা দিতে পারছেন মেলার এ ব্যাংকের মিনি প্যাভিলিয়ন থেকে। এ বিষয়ে ব্যাংকের কর্মকর্তা মো. শাখওয়াত হোসেন বললেন আমরা ভ্যাট সংগ্রহে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছি। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভ্যাট সংগ্রহ করা হয়। এদিকে প্রবাসীদের পাঠানো বৈদেশিক রেমিটেন্স তাত্ক্ষণিক ও নিরাপদে পরিশোধে জনতা ব্যাংক দিচ্ছে নানা তথ্য সেবা। ব্যাংকের কর্মকর্তা আরিফুর রহমান বলেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা সহজ শর্তে ওয়েজ অর্নারস ডেভলপমেন্ট বন্ড ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড ক্রয় করার নানা তথ্য সেবা দেয়া হচ্ছে গ্রাহকদের। এছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা হিসাব খোলা সংক্রান্ত তথ্যাবলী এমটিআর হিসাব খোলার সুবিধা বৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠানোর সুবিধা অবৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠানোর অসুবিধা এনআরবি সম্পর্কে জানা যাচ্ছে প্যাভিলিয়ন থেকে। ইসলামী ব্যাংকের নান্দনিক প্যাভিলিয়ন থেকে জমা মেশিনের মাধ্যমে টাকা জমা দেয়া টাকা উত্তোলন নতুন হিসাব নম্বর খোলা মোবাইল ব্যাংকিং দেশব্যাপী অনলাইন নেটওয়ার্ক ঘরে বসে ব্যাংকিং সুবিধা ভিসা কার্ড সুবিধা সম্পর্কে জানতে পারছেন গ্রাহকরা। প্যাভিলিয়নের মধ্যে রয়েছে একটি এটিম বুথ। ব্যাংকের কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন প্রথম বারের মতো মেশিনে টাকা জমা নেয়া হচ্ছে। এছাড়া এ বছর গ্রাহকদের সরাসরি মন্তব্য নেয়ার জন্য কমেন্টস বক্সের ব্যবস্থা রেখেছি। এ বছর মেলায় প্রথম অংশগ্রহণ করছে মধুমতি ব্যাংক লিমিটেড। মধুমতি ডিপোজিট স্কিমসহ সকল প্রকার হিসাব নম্বর খোলা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিশেষ সুবিধা ভিত্তিক হিসাব নম্বর চেক বই সরবরাহ পে অর্ডার ইস্যু ২৪ ঘন্টা এটিএম থেকে টাকা উত্তোলনের সুবিধা মিলছে এ প্যাভিলিয়ন থেকে। এছাড়া রাত ১০ টা পর্যন্ত নিরিবিচ্ছিন্নভাবে টাকা জমা নেয়া হচ্ছে বলে জানান ব্যাংকের কর্মকর্তা মো. ছালাউদ্দিন চৌধুরী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6820.csv b/Bangla_fin_news_articles/6820.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6fe8985d48edbc20b8da2d41052a47acc11406ce --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6820.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6820,বেনাপোল বন্দরে আমদানিরফতানি বন্ধ,2015-01-13,বেনাপোল যশোর সংবাদদাতা,বেনাপোলের বিপরীতে ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে ব্যবসায়ীদের সাথে সে দেশের শুল্ক কর্মকর্তা কর্তৃক হয়রানির প্রতিবাদে ভারতের পেট্রাপোল বন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ী সংগঠনগুলো বন্দর ও শুল্ক বিভাগের সকল কাজকর্ম বন্ধ করে দিয়েছে। ফলে মঙ্গলবার সকাল থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে দুদেশের মধ্যে কোনো আমদানিরফতানি বাণিজ্য হয়নি। পচনশীল পণ্য নিয়ে সীমান্তের দুপাশে আটকা পড়েছে শত শত পণ্য বোঝাই ট্রাক। ভারতের পেট্রাপোল কাষ্টমস ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়াডিং এজেন্ট স্টাফওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চন্দ্র জানান পেট্রাপোল বন্দরের কাষ্টমস এর সহকারী কমিশনার সুশীল কান্ত কুমার রফতানি বাণিজ্য সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সাথে প্রায়ই দুরব্যবহারসহ অহেতুক হয়রানি করে থাকেন। এ ব্যাপারে বারবার প্রতিবাদ করেও কোনো প্রতিকার না হওয়ায় আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ করা হয়েছে। প্রতিকার না হওয়া পর্যন্ত সকল কাজ কর্ম বন্ধ থাকবে। বেনাপোল চেকপোষ্ট কাষ্টম কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ জানান ভারতীয় ব্যবসায়ীদের সাথে সে দেশের কাষ্টমস্ কর্মকর্তাদের গোলযোগ হওয়ায় সকাল থেকে দুদেশের মধ্যে বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। ফলে দুদেশের বন্দর এলাকায় আটকা পড়েছে শত শত পণ্য বোঝাই ট্রাক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6821.csv b/Bangla_fin_news_articles/6821.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..db1d0ad30112cce646b2f161c702385edebf4690 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6821.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6821,রাজস্বের লক্ষ্য অর্জনে নতুন কর্মকৌশল এনবিআর চেয়ারম্যান,2015-01-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রয়োজনে নতুন কর্মকৌশল নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান। তিনি বলেন জনবান্ধব কর কাঠামো গড়ে তোলার মাধ্যমে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য অর্জন করা হবে। এ জন্য করদাতাদের উপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করা হবে না। কেন্দ্র থেকে মাঠ পর্যায়ের দপ্তরগুলোর মধ্যে সমন্বয় সাধন করা হবে। এ লক্ষ্যে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে। সেই সঙ্গে কর্মকর্তাদের ভালো কাজের জন্য পুরস্কার এবং মন্দ কাজের জন্য শাস্তির ব্যবস্থাও থাকবে। সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মঙ্গলবার প্রথমবারের মত রাজধানীর সেগুনবাগিচার এনবিআর কার্যালয়ে আসেন। এনবিআরের কর্মকর্তার কর্মচারীরা নতুন চেয়ারম্যানকে শুভেচ্ছা জানান। এ সময় তিনি প্রতিষ্ঠানটির শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে একটি নাতিদীর্ঘ বৈঠকও করেন। পরে উপস্থিত সাংবাদিকদের সাথেও কথা বলেন। চলতি অর্থবছরে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। অর্থবছর শেষ হতে আরো প্রায় ৬ মাস বাকি। ইতিমধ্যে ৫ মাসের হিসাবে রাজস্ব আদায় প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রা থেকে পিছিয়ে রয়েছে। ইতিমধ্যে মেয়াদ পূর্ণ হওয়ায় গত ৮ জানুয়ারি অবসরে যান সদ্য সাবেক হওয়া চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন। এ পরিস্থিতিতে নতুন চেয়ারম্যানের পক্ষে রাজস্বে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের উপায় কী হতে পারে এমন প্রশ্নে নজিবুর রহমান বলেন রাজস্ব ব্যবস্থা একটি প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো। ব্যাক্তির আসাযাওয়া এতে প্রাভাব ফেলে না। বিদ্যমান কাঠামোর মধ্যে করবান্ধব পরিবেশ তৈরির মাধ্যমে রাজস্ব আদায় বাড়ানো হবে। এ জন্য এনবিআরের শীর্ষ কর্মকর্তা ও মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা নেয়া হবে। এছাড়া রাজস্ব প্রশাসনে দীর্ঘদিন ধরে উত্তম চর্চা আছে দাবি করে তিনি বলেন করদাতারা এখন এনবিআরকে ইতিবাচক হিসেবে দেখেন। প্রসঙ্গত গত রবিবার অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব ও চেয়ারম্যান হিসেবে তার নিয়োগের কথা জানিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এর আগে মো. নজিবুর রহমান পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6822.csv b/Bangla_fin_news_articles/6822.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..126f55ccc96fbdcdfe228cf9276d41af0ba4c391 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6822.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6822,কিশোরগঞ্জে আলু নিয়ে বিপাকে কৃষক,2015-01-13,মো শামীম হোসেন বাবু কিশোরগঞ্জ নীলফামারী সংবাদদাতা,আলুর বামপার ফলনেও মাথায় হাত পড়েছে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার কৃষকদের। গত বছরের ন্যায় এবারেও ২০দলীয় জোটের বিরতিহীন অবরোধ বিপাকে ফেলে দিয়েছে কৃষকদের। যদিও চুপিসারে দুই একটি যানবাহন চলাচল করলেও এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী বিরোধী দলের টানা অবরোধকে পুঁজি করে পানির দামে আলু ক্রয় করছে। ফলে কৃষকরা উত্পাদন খরচ তুলতে না পেরে লোকসান গুণতে শুরু করেছে। ব্যবসায়ীরা বলছে এলাকা ভেদে যেখানে ঢাকায় এক ট্রাক আলু পরিবহনে ৪০ হাজার টাকা লাগতো সেখানে অবরোধে ট্রাক ভাড়া দ্বিগুণ বেড়েছে। নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় এ বছর আলুর বামপার ফলন হয়েছে। কারণ এবার কৃষকরা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে আলু আবাদ করেছে। এবারে এ উপজেলায় ৪ হাজার হেক্টর জমিতে আলু উত্পাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও অর্জিত হয়েছে ৬ হাজার হেক্টরেরও বেশি। কৃষকদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে বর্তমানে যে দামে নতুন আলু বিক্রি হচ্ছে তাতে উত্পাদন খরচ উঠছে না। অবরোধের আগে আলু পাইকারিভাবে ২০টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছিল। এর আগে এই আলু বিক্রি হয় ৪০ টাকা কেজি দরে। ২০ দলীয় জোটের ডাকা অবরোধে কারণে মাঠপর্যায়ে এখন চারপাঁচ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি হচ্ছে। মূলত শৈত্যপ্রবাহ আর ঘন কুয়াশার ছড়িয়ে পড়ার আতঙ্কে হরতালঅবরোধের সময় মাঠের আলু বাজারে পৌঁছতে না পেরে এবার বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছেন আলু চাষীরা। কৃষকদের অভিযোগ গত বছরেও ২০ দলীয় জোট এই সময় টানা অবরোধ ও হরতাল ডেকে আলু চাষিদের লোকসানে ফেলে দিয়েছিল। এবারো একই সময়ে টানা অবরোধ ডেকে কৃষকদের গলায় ফাঁস লাগিয়েছে। বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে ক্ষেতে আলুর গাছ পরিপুক্ত হলেও অনেক কৃষক আলু উত্তোলনে সাহস করতে পারছে না। স্থানীয় ফড়িয়ারা কৃষকদের পানির দামে আলু বিক্রির দাম বলছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6823.csv b/Bangla_fin_news_articles/6823.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4e26e67daf0a71c7ef625f1351f3f3377884aced --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6823.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6823,দক্ষিণাঞ্চলে মাছ ব্যবসায়ে ধস,2015-01-13,বাগেরহাট প্রতিনিধি,বিএনপিসহ ২০ দলীয় জোটের ডাকা অনির্দিষ্টকালের অবরোধের কারণে বাগেরহাটসহ সাদা মাছের বাজারে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। ফলে পাইকারী সাদা মাছের আড়তে মাছের আমদানি অস্বাভাবিক হারে কমে যাওয়ায় বেচাকেনা অর্ধেকের নীচে নেমে এসেছে। প্রতিদিন বাগেরহাটের দুটি মত্স্য আড়তে অন্তত দুইশ টন মাছ কেনাবেচা হয়ে থাকে। আর এখান থেকে এই মাছ দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হয়। অবরোধের ফলে পরিবহন সংকটের কারণে তা এখন অর্ধেকে নেমে এসেছে। ফলে এই মত্স্য শিল্পের সঙ্গে জড়িত চাষি ও ব্যবসায়ীদের আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে। সোমবার দুপুরে দক্ষিণাঞ্চলের সাদা মাছের সবচেয়ে বড় বিক্রয় কেন্দ্র বাগেরহাট সদর উপজেলার বারাকপুর এবং ফকিরহাট উপজেলার ফলতিতা মত্স্য আড়তের ব্যবসায়ী ও চাষিদের সঙ্গে কথা বলে এই তথ্য পাওয়া গেছে। এই দুটি আড়ত থেকে ঢাকা চট্টগ্রাম সিলেট ফেনীসহ দেশের বিভিন্ন জেলার মোকামে মাছ রপ্তানি হয়ে থাকে। বারাকপুর মত্স্য আড়তে প্রতিদিন এক থেকে দেড় কোটি টাকার মাছ বেচাকেনা হয়ে থাকে। কিন্তু অবরোধ শুরু হওয়ার পর তা ৪০ থেকে ৫০ লাখ টাকায় নেমে এসেছে বলে জানান ব্যবসায়ী নেতারা। মাছের ন্যায্যমূল্য না পওয়ার আশংকায় অনেক চাষি খামার থেকে মত্স্য শিকার বন্ধ রেখেছেন। এদিকে সাদা সোনা খ্যাত বাগদা চিংড়ির দাম বাজারে অস্বাভাবিক হারে কমে যাওয়ায় বাগেরহাটের চিংড়ি চাষিরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। বাজারে বাগদা চিংড়ির দাম কেজিতে চারশ থেকে পাঁচশ টাকা পর্যন্ত কমেছে। একদিকে বাজারে বাগদা চিংড়ির দাম কমে গেছে অন্যদিকে চাষিদের ডিপো মালিকদের কাছে চিংড়ি বাকিতে বিক্রি করতে হচ্ছে। ফলে এই চিংড়ির ওপর নির্ভরশীল হাজার হাজার চাষি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। বর্তমানে বড় রুই মাছের মণ ১৫১৬ হাজার টাকা মাঝারি ৭৮ হাজার টাকা ও ছোট ৪ থেকে সাড়ে চার হাজার টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আগের চেয়ে বর্তমানে কমপক্ষে প্রতি মণে ২৩ হাজার টাকা কম বলে ব্যবসায়ীরা জানান। ব্যবসায়ীরা বলছেন পরিবহন নিয়মিত না চলাচল করায় এখানে বাইরের ব্যবসায়ীরা আসতে পারছেন না। সাদামাছ চাষি সালাম ও আজগর বলেন বর্তমানে ঘের সেচ দিয়ে মাছ ধরার সময়। আমরা এখন মাছ কম ধরছি। মাছের দাম কমে গেছে। অবরোধের কারণে মাছ নিয়ে মার্কেটে আসতে ভয় লাগে। নিরাপত্তা নেই। যদি কেউ মাছের গাড়ি ভাংচুর করে এই ভয়েতে মাছ কম নিয়ে আসছি। মাছ ক্রেতা রফিকুল ইসলাম বলেন গত দুদিনে চার হাজার টাকার মাছ কিনে পনেরশ টাকা লোকসান হইছে। এই অবরোধের মধ্যে মাছ কেনা বন্ধ করে দিয়েছি। মামা ভাগ্নে মত্স্য আড়ত এর স্বত্বাধিকারী আবুল কালাম বলেন টানা অবরোধের কারণে মোকামে ৫৬ লাখ টাকা আটকে রয়েছে। আমরা ব্যবসায়ীরা অবরোধ প্রত্যাহারের দাবি জানাই। বারাকপুর মত্স্য আড়ত সমিতির সভাপতি সৈয়দ জাকির হোসেন বলেন প্রতিদিন এক থেকে দেড় কোটি টাকা মাছ বেচাকেনা হয়ে থাকে এই মার্কেটে। কিন্তু বিএনপির ডাকা অনির্দিষ্টকালের অবরোধ শুরু হওয়ার পর তা ৪০ থেকে ৫০ লাখ টাকায় নেমে এসেছে। বাগেরহাট সদর উপজেলার ডেমা গ্রামের চিংড়ি চাষি আব্দুস সাত্তার বলেন এবছর আমি কুড়ি বিঘা জমিতে বাগদা চিংড়ির চাষ করেছি। মৌসুমের শুরুতে বাগদা চিংড়ি নগদ টাকায় ভাল দাম পেয়েছি। কিন্তু তিন মাস ধরে বাগদা চিংড়ির দাম অর্ধেকে নেমে এসেছে। বারাকপুর মত্স্য আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম বলেন এই অবরোধে এখানকার ডিপো মালিকরা আর্থিকভাবে চরম ক্ষতির শিকার হচ্ছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6824.csv b/Bangla_fin_news_articles/6824.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9381802496a3afa7a6958a0b200161b9a73a99f4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6824.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6824,সপ্তাহে ৪৫০ কোটি টাকার বাণিজ্য বঞ্চিত ২০ হাজার তাঁতি,2015-01-13,ফজলএ খোদা লিটন সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি এবং মারুফা মির্জা চৌহালী সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা,চলমান হরতালঅবরোধের কারণে সিরাজগঞ্জের তাঁতীরা হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। হরতালের ফলে জেলার ৩টি শাড়িলুঙ্গির কাপড়ের হাটে বেচাবিক্রিতে পড়েছে ভাটা। দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে বেপারীরা আসতে না পারায় সপ্তাহে প্রায় ৪৫০ থেকে ৫০০ কোটি টাকা লেনদেনের জায়গায় এখন লেনদেন হচ্ছে মাত্র ৫০ কোটি টাকা। এজন্য শ্রমিকের মজুরি দেয়া নিয়েও সমস্যায় পড়েছে এই অঞ্চলের প্রায় ২০ হাজার তাঁতশিল্প মালিক ও ব্যবসায়ী। অনেকেই ব্যবসার পরিধি করছেন হ্রাস। দেশের চলমান রাজনৈতিক সহিংসতা আর অবরোধের কারণে তাঁত ব্যবসার এই মন্দা অব্যাহত থাকলে অনেকেরই ব্যবসা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এই কারণে দেশের তাঁতশিল্প বাঁচাতে তাঁতীদের সংগঠন বাংলাদেশ হ্যান্ডলুম পাওয়ার লুম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন নেতৃবৃন্দ ও কাপড়ের হাট ইজারাদারগণ দেশের প্রধান বিরোধীদলের নেত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীর কাছে কাপড়ের হাট হরতালের আওতামুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছেন। সিরাজগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী তাঁতশিল্প গড়ে ওঠে সেই ব্রিটিশ আমলের প্রথম দিকে। আর এই অঞ্চলে এ শিল্প প্রথম স্থাপন করেন মূলত মুর্শিদাবাদের তাঁতীরা। ১৭৫৭ খ্রিষ্টাব্দে পলাশীর যুদ্ধে যখন ইংরেজদের কাছে নবাব সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হন তখন মুর্শিদাবাদের ঐতিহ্যবাহী মসলিন কাপড় তৈরির কারিগর তাঁতী সম্প্রদায়ের উপর ইংরেজরা চালায় নারকীয় হত্যাযজ্ঞ। তখন তাঁতীরা ভয়ে পালিয়ে এসে তত্কালীন পাবনা জেলার যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এনায়েতপুর বেলকুচি শাহজাদপুর এলাকায় বসতি গড়ে তোলে। নদীপথে প্রয়োজনীয় কাঁচামাল সরবরাহ ও তাঁত কলকাতা ঢাকা নারায়ণগঞ্জে বিক্রিতে সুবিধা এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় তারা এখানে তাঁতের শাড়ি ও লুঙ্গি তৈরি শুরু করে। সেই থেকে যুগোপযোগী নিত্যনতুন ডিজাইনের শাড়িলুঙ্গি গামছা ধুতি থ্রি পিছ তৈরি করে এই অঞ্চলের তাঁতীরা বাংলাদেশ তথা পৃথিবীর অন্য দেশে সুনাম অর্জন করেছে। এরপর অনেক ধাপ পেরিয়ে আজকে এই সিরাজগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী তাঁতশিল্প। সিরাজগঞ্জের তাঁতশিল্প সমৃদ্ধ অঞ্চলে কাপড় কেনাবেচার জন্য দেশের বৃহত্ ৩টি শাহজাদপুর বেলকুচি ও এনায়েতপুর কাপড়ের হাট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এসব স্থানে সপ্তাহে ১০টি করে হাট বসে। সরেজমিনে রবিবার এনায়েতপুর কাপড়ের হাটে গিয়ে দেখা যায় প্রায় ২ হাজার তাঁতী হাটে রংবেরংয়ের বাহারি শাড়িলুঙ্গি নিয়ে পসরা সাজিয়ে বসে আছেন। তবে যাদের জন্য তাদের এই আয়োজন সেই বেপারীরাই নেই হাটে। কারণ একটাই হরতালঅবরোধ বিড়ম্বনা। সড়কমহাসড়কে যানবাহন নেই আসতে পারছে না ভারত ও দেশের বিভিন্নস্থানের বেপারীরা। হাটে আসা শিবপুর গ্রামের তাঁতী সাহেব আলী রফিকুল ইসলাম খুকনী গ্রামের খোকন এনায়েতপুরের গোপালপুরের মোঃ আবু সামা দৌলতপুর গ্রামের হাজী শহিদুল ইসলাম সারটিয়া গ্রামের নাসির হোসেন কৈজুরীর বখতিয়ার রহমান খোকশাবাড়ীর সাহেব আলী গোপালপুর গ্রামের কার্তিক গুণ জানান মাসখানেক ধরে চলা হরতাল এবং বর্তমানে টানা অবরোধের ফলে জেলার ৩টি হাটেই কাপড় বিক্রি নেই বললে চলে। আমাদের শুভক্ষণ পর্যন্ত হচ্ছে না। আবার যাওবা দাম বলে তা উত্পাদন খরচের চেয়েও কম। ১২শ টাকার শাড়ি দাম বলে ৯শ থেকে হাজার টাকা। এমতাবস্থায় আমরা শ্রমিকের মজুরি না দেয়ার পাশাপাশি নিজেদের সংসার চালানো নিয়ে চিন্তায় আছি। জেলার দেড় লাখ তাঁতের মধ্যে বিরূপ অবস্থার কারণে প্রতি সপ্তাহে অন্তত সাড়ে ৪শ কোটি টাকার কাপড় অবিক্রিত থাকায় বেশকিছু তাঁত কারখানা বন্ধ করে দিয়েছে তাঁতীরা। এজন্য তাঁতশিল্পনির্ভর এ জেলার সামগ্রিক ক্ষেত্রেও মন্দাভাব দেখা দিয়েছে। তারা আরো জানান উত্তরাঞ্চলের রংপুর কুড়িগ্রাম লালমনিরহাট গাইবান্ধা জেলার প্রায় লাখো শ্রমিক নিয়োজিত রয়েছে। তাঁতশিল্প দুরবস্থার কারণে তারা এখন ঠিকমতো কাজ পাচ্ছে না। বাংলাদেশ হ্যান্ডলুম পাওয়ারলুম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক বদিউজ্জামান বদি ও এনায়েতপুর হাট ইজারাদার আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর হোসেন জানান অবরোধহরতালের কারণে বাজার মন্দা। জেলার ৩টি হাটে যেখানে সপ্তাহে প্রায় ৫শ কোটি টাকার কাপড় বিক্রি হতো সেখানে তা দাঁড়িয়েছে মাত্র ৫০ কোটিতে। এভাবে চললে এই সম্ভাবনাময় শিল্পকে টিকিয়ে রাখা যাবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6825.csv b/Bangla_fin_news_articles/6825.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..60ff100b4ca5b0aa90edceaf16ce6339ca81bf95 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6825.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6825,ব্যবসায়ীদের জিম্মি করবেন না বিজিএমইএ,2015-01-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলমান অবরোধে দেশের তৈরি পোশাকখাত বড় সঙ্কটের মুখে পড়েছে জানিয়ে রাজনীতির নামে ব্যবসায়ীদের জিম্মি না করার আহ্বান জানিয়েছে গার্মেন্টস শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেন পণ্য উত্পাদন ব্যাহত হচ্ছে। উত্পাদিত পণ্য বন্দরে পাঠানো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। অন্যদিকে বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশে আসতে ভয় পাচ্ছেন। ২০১৩ সালের সঙ্কট কাটিয়ে আমরা ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছি। আবার সেই একই পরিস্থিতি শুরু হয়েছে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন এ সঙ্কট নিরসনে আমরা কোথায় যাবো কার কাছে যাবো আমরা ২০১৩ সালেও রাজনৈতিক সমস্যা আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আহ্বান জানিয়েছিলাম। এখনো একই আহ্বান জানাই। পোশাক শিল্পকে জাতীয় শিল্প আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন আমরা সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি। রপ্তানিমুখী শিল্প সংশ্লিষ্ট সব কার্যক্রম ও পরিবহন অবরোধের আওতামুক্ত রাখতে প্রয়োজনে তার সাথে সাক্ষাত্ করবো। চলমান অবরোধে রপ্তানিমুখী এ শিল্পের ক্ষয়ক্ষতি তুলে ধরতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। বিজিএমইএ সভাপতি বলেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় ঢাকাচট্টগ্রামে মালামাল আনানেয়া কোন স্বাভাবিক বিষয় নয়। বিদেশি ক্রেতারা এটিকে সুনজরে দেখছেন না। অন্যদিকে পোশাক শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ পণ্য সামগ্রীও আনানেয়া করা যাচ্ছে না। আমরা যখন ক্রেতাদের বলছি আমরা আবার ব্যবসায়ে ফিরেছি। তখন ক্রেতারা আমাদের বলছেন গত ১২ দিন তোমাদের দেশ অবরোধে আটকা। ফলে তোমরা আবার আগের জায়গায় ফিরে যাও। এ রাজনৈতিক অস্থিরতা চলতে থাকলে ২০১৩ সালের মত আবারো ক্রেতাদের মধ্যে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হবে। চলমান অবরোধের কারণে ইতিমধ্যে ক্রেতার কাছে বিমানে পণ্য পাঠানো ছাড়াও ক্রেতাকে ডিসকাউন্ট অর্ডার বাতিল অর্থ পরিশোধে দেরি হওয়ার মত ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি করেন তিনি। বিজিএমইএর হিসাবে ২০১৩ সালের রাজনৈতিক সহিংসতায় ৫ হাজার ৫শ কোটি টাকার পণ্য বিমানে পাঠানো এবং ৯ হাজার কোটি টাকার পণ্য ডিসকাউন্ট দিতে হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন একদিনের অবরোধে প্রায় ৭শ কোটি টাকার পোশাক রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হয়। প্রতিদিন এ শিল্পে প্রকৃত উত্পাদনের মূল্যমান ৪৩০ কোটি টাকা। হরতাল বা অবরোধের কারণে অর্ধেক উত্পাদন ব্যাহত হলে তার পরিমাণ দাঁড়ায় ২১৫ কোটি টাকা। তবে গত ১২ দিনের অবরোধে ক্ষতি হয়েছে ৪৫০ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6826.csv b/Bangla_fin_news_articles/6826.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..17f6d725b561d77a38e223db9c4207d6c6187655 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6826.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6826,আরেকটি ‘সীমান্ত হাট’ উদ্বোধন করা হচ্ছে,2015-01-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য জোরদারের লক্ষ্যে আগামীকাল দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলার শ্রীনগর সীমান্তে বাংলাদেশের ফেনী জেলার পূর্ব মধুগ্রাম আরেকটি সীমান্ত হাট উদ্বোধন করা হবে।এটি হবে দুই দেশের মধ্যে তৃতীয় সীমান্ত হাট। বাংলাদেশের সাথে ভারতের অন্য দুইটি সীমান্ত হাট মেঘালয় সীমান্তে। বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এবং তার ভারতীয় প্রতিপক্ষ নির্মলা সীতারামান যৌথভাবে এ সীমান্ত হাটের উদ্বোধন করবেন। অনুষ্ঠানে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার দুদেশের স্থানীয় সংসদ সদস্যবৃন্দ এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন। সোমবার সচিবালয়ে বানিজ্য মন্ত্রণালয়ে বৈঠক শেষে বানিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ও ভারতীয় হাইকমিশনার পঙ্কজ শরন সাংবাদিকদের এসব কথা জানান। ভারতকে দীর্ঘদিনের বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন উভয় দেশ বিদ্যমান সম্পর্ককে জোরদারের লক্ষ্যে কাজ করছে। তিনি বলেন আমরা ভারত থেকে পাঁচ বিলিয়ন ডলার সমমূল্যের পণ্য আমদানি করি। আমরা ভারতে রপ্তানি বৃদ্ধির চেষ্টা করছি। তোফায়েল আহমেদ বলেন তামাক ও এ্যালকোহল ব্যতীত বাংলাদেশকে বিভিন্ন পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দিয়েছে ভারত। অন্যদিকে বাংলাদেশকে খুবই ঘনিষ্ঠ ও গূরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে উল্লেখ করে হাইকমিশনার পঙ্কজ শরন বলেন চতুর্থ সীমান্ত হাটটি নির্মানাধীন রযেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6827.csv b/Bangla_fin_news_articles/6827.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ac478901c1266f72fb2140b3f2e0e14a54ce0282 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6827.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6827,মহিলাদের পছন্দের শীর্ষে গৃহস্থালির পণ্য,2015-01-12,রফিকুল ইসলাম রবি,রাজধানীর পুরান ঢাকা থেকে মেলায় এসেছেন আফরোজা আক্তার। মেলায় তিন ঘণ্টা ঘুরে গৃহস্থালির ধাতব পণ্য ক্রয় করলেন। মেলার প্রধান গেট সংলগ্ন দিল্লী অ্যালুমিনিয়ামের মিনি প্যাভিলিয়নে কথা হয় তার সাথে। তিনি বলেন কর্মব্যস্ত জীবনে মেলায় তো বারবার আসা যায় না। প্রথম দিকে লোকজনের ভিড় কম থাকে। তাই ভিড় জমার আগেই সকালে চলে এসেছি। সামনের মাসে নতুন ফ্লাটে উঠবো। মেলা থেকে পাঁচটি পাতিল তিনটি কড়াইসহ বেশ কয়েকটি গৃহস্থালির পণ্য কিনলাম। বাণিজ্য মেলায় একসাথে গৃহস্থালির সব জিনিস পাওয়া যায়। ঘোরাঘুরিও করা হল আর সংসারের কেনাকাটাও হল। মহিলাদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে স্থান পায় ধাতব গৃহস্থালী পণ্য। মেলায় প্রবেশ করেই তারা খুঁজে নেন ধাতব পণ্যের স্টল ও প্যাভেলিয়ন। সংসারে প্রয়োজনীয় এসব পণ্য মহিলারা ক্রয় করতে বেশি পছন্দ করেন। নতুন বছর শুরুতেই কিনে নেন নতুন সব প্রয়োজনীয় জিনিস। আবার অনেকে নতুন সংসার শুরু করতে বা পুরাতন জিনিসগুলোকে পাল্টে দিতে গৃহাস্থলীর নানা প্রয়োজনীয় পণ্য কিনে নিচ্ছেন বাণিজ্য মেলা থেকে। মেলায় ডজনখানেক স্টল ও প্যাভিলিয়ন গৃহাস্থলীর ধাতব পণ্যের পসরা সাজিয়েছেন। এসব স্টল ও প্যাভিলিয়নগুলোতে দিন রাত বেচাবিক্রির কোলাহলের আওয়াজ ভাসতে থাকে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ক্রেতারা ভিড় জমিয়ে থাকেন। মেলার প্রধান গেট সংলগ্ন দিল্লী অ্যালুমিনিয়ামের প্যাভিলিয়নে গিয়ে দেখা গেল বিক্রেতাদের ব্যস্ততা। বেচাবিক্রির চাপে দম ফোরানোর সময় নেই তাদের। বিক্রেতা আকতার হোসেন বলেন নতুন মডেলের জিনিস মেলায় নিয়ে আসা হয়েছে। এর মধ্যে ক্রেতাদের অপরিচিত অনেক পণ্যও আছে। ক্রেতারা ওইসব পণ্যগুলোই বেশি পছন্দ করছেন। পণ্যের দাম ৫০ টাকা থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত। প্যাভিলিয়নের দায়িত্বরত ম্যানেজার বলেন প্যাভেলিয়নটি ক্রেতাদের পরিচিত। এ বছরও ক্রেতাদের পছন্দের জিনিসগুলো নিয়ে আসা হয়েছে। প্রতি বছর নির্ধারিত দামে পণ্য বিক্রি করা হয়। তবে এ বছর পণ্যের দাম ১০ টাকা থেকে ৫০ টাকা বেশি। দাম বাড়ার কারণ জানতে চাইলে এক বিক্রেতা বলেন পণ্য তৈরির উপকরণ ও সরবরাহ খরচ বেশি পণ্যের দাম এর প্রধান কারণ। এদিকে গৃহাস্থলীর পণ্যের প্যাভিলিয়ন কিয়াম নোহা কোহিনূর স্টিল ওয়ার্কস সুমি এন্টারপ্রাইজ স্কাইশপের চিত্রও একই রকম। এসব স্টল ও প্যাভেলিয়নে পাওয়া যাচ্ছে স্টিল অ্যালুমিনিয়াম দস্তা লোহা ও টিনের তৈরি সংসারে প্রয়োজনীয় সব জিনিসপত্র। ক্রেতারা গৃহস্থালির পণ্যের ওপর ছাড় খুঁজলেও ছাড় পাচ্ছেন না এসব পণ্যে। নির্দিষ্ট দামে বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। বিদেশি পণ্যের দাম বেশি বলে জানান কিয়ামের এক বিক্রেতা। মেলার প্রধান গেট থেকে দুই হাতে কড়াই আর মাংসের ডিস নিয়ে বাসায় যাচ্ছিলেন নাজমা আক্তার। মেলার গেট থেকে বের হতে হতে কথা হয় তার সাথে। তিনি বলেন নতুন সংসারের সব জিনিস মেলা থেকে ক্রয় করবো। তাই প্রথমই ধাতব গৃহস্থালি দিয়ে শুরু করলাম। প্রতিবছরই মেলা থেকে সংসারের জিনিস ক্রয় করেন শ্যামরী থেকে আসা লিমা ফারাজানা। তিনি বলেন আজকে অল্প কিনলাম। পরে এসে পছন্দের জিনিসগুলো কিনে নেবো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6828.csv b/Bangla_fin_news_articles/6828.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..faad8054de269b47d15b5e9f614da7e2320d262f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6828.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6828,বিজিএমইএর বর্তমান পর্ষদের মেয়াদ তিন মাস বাড়ল,2015-01-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের মেয়াদ তিন মাস বেড়েছে। বিজিএমইএর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় মেয়াদ বৃদ্ধির অনুমোদন দিয়েছে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে বিজিএমইএর নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। মেয়াদ বাড়ানোর ফলে আগামী জুন পর্যন্ত এ কমিটি দায়িত্ব পালন করবে। বিজিএমইএর সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে একটি পরিপত্রের মাধ্যমে সদস্যভুক্ত গার্মেন্ট মালিকদের ট্রেড লাইসেন্স ও রাজস্বসংক্রান্ত কাগজ জমা দিয়ে সদস্যপদ হালনাগাদ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে গত এক বছরে বিজিএমইএ প্রায় ৪শ কারখানার সদস্যপদ বাতিল করেছে। বিজিএমইএর বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৪ হাজার ২২২। এসব সদস্যদের সব ধরণের কাগজপত্র হালনাগাদ করে ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করতে সময়ের প্রয়োজন উল্লেখ করে তিন মাস সময় বাড়ানোর জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়। এ বিষয়ে বিজিএমইএর সহসভাপতি শহিদুল্লাহ আজিম ইত্তেফাককে বলেন সব সদস্যের ট্রেড লাইসেন্স ও টিআইএনসহ কিছু কাগজপত্র হালনাগাদ করতে হবে। এ জন্য আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তিন মাস সময় বাড়িয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ইতিমধ্যে সদস্যপদ হালনাগাদের কাজ শুরু হয়েছে। প্রসঙ্গত ২০১৩ সালের ২৫ মার্চ বর্তমান সভাপতি আতিকুল ইসলামের নেতৃত্বে বর্তমান পরিচালনা পরিষদ দায়িত্ব নিয়েছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6829.csv b/Bangla_fin_news_articles/6829.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ca99b2d6a28ab0f49b548244acf3759ae448fd96 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6829.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6829,একমাস পর ডিএসইর লেনদেন চারশ কোটি টাকার উপরে,2015-01-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত প্রায় এক মাস পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনের পরিমাণ চারশ কোটি টাকার বেশি হয়েছে। সর্বশেষ গত ১০ ডিসেম্বর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৪২১ কোটি টাকা। এরপর লেনদেনের পরিমাণ আর চারশ কোটি টাকার ঘরে আসতে পারেনি। সোমবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪১৭ কোটি টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় সাড়ে ৩৫ শতাংশ বেশি। এদিকে গতকালও বাজারে লেনদেনের ক্ষেত্রে বস্ত্র খাতের প্রাধান্য ছিল। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি ৩০ লাখ টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের সাড়ে ১৪ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৪৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪১৭ কোটি ১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০৮ কোটি ৫৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টির কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪১ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ২১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৯২ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৪ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৮টির কমেছে ৯৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে পুঁজিবাজারের লেনদেন নিষ্পত্তি ও তথ্য সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি অব বাংলাদেশ লিমিটেডের সিডিবিএল চার্জ নেওয়ার বিষয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির সঙ্গে আলোচনা করবে ডিএসই। বিশ্বের অন্যান্য দেশে ডিপোজিটরি প্রতিষ্ঠানগুলো লেনদেন বা সিকিউরিটিজ সংখ্যার ভিত্তিতে যে সেবা মাশুল নিয়ে থাকে ঠিক সেভাবেই করার প্রাব দিবে ডিএসই। জানা গেছে ডিপোজিটরি প্রতিষ্ঠান হিসেবে সিডিবিএল লেনদেন নিষ্পত্তি শেয়ারের বণ্টন ও স্থানান্তরের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সিকিউরিটিজের বাজারমূল্যের ওপর ফি বা চার্জ নিয়ে থাকে। এছাড়া বাজারমূল্যের হিসাব ধরে শেয়ার করপোরেট এ্যাকশন রিমেট ডিমেট ও নতুন প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও ফি নেওয়া হয়। এদিকে বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস ও তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো একই সেবায় শেয়ার সংখ্যার পরিবর্তে বাজারমূল্যে মাশুল আদায় করা হচ্ছে। কিন্তু ভারত যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশে একই ধরনের সেবার ক্ষেত্রে শেয়ার অথবা লেনদেন সংখ্যার ভিত্তিতে মাশুল নেওয়া হয়। সিডিবিএল সূত্রে জানা গেছে বর্তমানে শেয়ারের ক্রয় ও বিক্রয় মূল্যের ওপর ০.০১৭৫ শতাংশ বা প্রতি ১০০ টাকায় ১.৭৫ পয়সা মাশুল বা ফি নিচ্ছে সিডিবিএল। ফলে শেয়ার ক্রয় ও বিক্রি বাবদ প্রতি ১০০ টাকা লেনদেনের ওপর সিডিবিএল ৩.৫ পয়সা মাশুল পাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6830.csv b/Bangla_fin_news_articles/6830.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..58e64ef89acc61552b50659b23e59dd982d5edba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6830.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6830,পোশাকশিল্প বাঁচাতে খালেদা জিয়াকে বিজিএমইএ’র অনুরোধ,2015-01-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পোশাকশিল্পকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। সোমবার চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বিজিএমইএ কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই অনুরোধ জানানো হয়। এক প্রশ্নের জবাবে বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেন আমার খালেদা জিয়াকে পোশাক শিল্প বাঁচিয়ে রাখার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। এই অনুরোধে কাজ না হলে তার সঙ্গে দেখা করবেন বলেও জানিয়েছেন আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন বৃহত্তর স্বার্থে আমাদের সব ধরনের কার্যক্রমকে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মসূচির আওতামুক্ত রাখুন। ২০১৪১৫ অর্থবছরে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ল্যমাত্রা ধরা হয়েছে দুই হাজার ৬০০ কোটি ডলার। সেই অনুযায়ী এক দিনের অবরোধ বা হরতালে ৬৯৫ কোটি টাকার পোশাক রফতানি বাধাগ্রস্ত হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6831.csv b/Bangla_fin_news_articles/6831.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..08565fac7d450ac20621995d977a6168d99da530 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6831.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6831,টাকার বান্ডিল করতে সেলাই বা স্ট্যাপলিং নয়,2015-01-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,৫০০ টাকার নিচের নতুন ও পুরনো নোট বাঁধতে পলিমার টেপ অথবা পলিমারযুক্ত পুরু কাগজের টেপ ব্যবহার করতে হবে। কোনোভাবেই সেলাই বা স্ট্যাপলিং করা যাবে না। তা ছাড়া নোট প্যাকেট করার সময় ভালো নোটের সঙ্গে ছেঁড়াফাটা নোট মেশানো যাবে না। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে এক প্রজ্ঞাপন দেশে কার্যরত তফসিলি ব্যাংকগুলোতে পাঠিয়েছে। প্রজ্ঞাপনের নির্দেশনাগুলো ব্যাংকের ক্যাশ বিভাগকে অবশ্যই পালন করতে হবে বলেও বলা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় ৫০০ টাকার নিচের নতুন পুরনো নোট বাঁধতে ২৫ থেকে ৩০ মিলিমিটার প্রশস্ত পলিমার টেপ অথবা পলিমারযুক্ত পুরু কাগজের টেপ ব্যবহার করতে হবে। তবে ছেঁড়াফাটা ত্রুটিপূর্ণ ময়লা ও বাতিল ১০০ টাকার নোটের বান্ডিলে সেলাই করার নিয়ম চালু থাকবে। পাশাপাশি নোট বাছাই বাংলাদেশ ব্যাংকে নোট জমা দেয়া ও নেয়া জাল নোট প্রচলন প্রতিরোধে করণীয় ব্যাংকের শাখায় গ্রাহকদের জন্য পর্যাপ্ত ধাতব মুদ্রার ব্যবস্থা রাখার বিষয়ে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে ওই প্রজ্ঞাপনে। বাজারে জাল নোটের প্রচলন রোধে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রতি কঠোর নির্দেশনা দিয়ে ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ১০০ ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট গ্রাহকরে সঙ্গে আদানপ্রদানের সময় উন্নতমানের মেসিনে পরীক্ষানিরীক্ষা করে দিতে হবে। কোনোক্রমেই ব্যাংকের কাউন্টারে জাল নোটের লেনদেন করা যাবে না। কোনো নোট জাল পাওয়া গেলে তা গ্রাহককে ফেরত দেয়া যাবে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিধি অনুযায়ী এগুলো ধ্বংস করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6832.csv b/Bangla_fin_news_articles/6832.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cdb4cfc47b87259e9a54184b42a0dfaf9564f5df --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6832.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6832,পুঁজিবাজারে বস্ত্র খাতে আগ্রহ বৃদ্ধি,2015-01-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল মাসে বস্ত্র খাতের রপ্তানি আয় বাড়ায় এ খাতের দিকে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর আগের কর্মদিবসের তুলনায় বেড়েছে দেড় শতাংশ। এ ছাড়া ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানির বেশির ভাগ ছিল বস্ত্র খাতের। লেনদেন বৃদ্ধিতেও বস্ত্র খাত এগিয়ে রয়েছে। এ খাতে ৫২ কোটি ৪১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা বাজারের মোট লেনদেনের ১৭ শতাংশ। এ দিকে রবিবার শেয়ারবাজারে সার্বিক মূল্য সূচক আগের কর্মদিবসের তুলনায় কমেছে। তবে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯৪৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৩৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩০৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকার। যা আগের দিনের চেয়ে ১৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১০টির কমেছে ১৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭৯ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ১৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৯৭ লাখ টাকার। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৪টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ১২৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে সিএসই সূত্রে জানা গেছেবাংলাদেশ ফান্ডের ইউনিটপ্রতি সম্পদ এনএভি প্রকাশ করা হয়েছে। গত ৬ জানুারির হিসাব অনুযায়ী এ সম্পদ মূল্য প্রকাশ করা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ ফান্ডের ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের বিপরীতে ইউনিটপ্রতি সম্পদের বাজার মূল্য ১০৭ দশমিক ৮৯ টাকায় দাঁড়িয়েছে। এ ফান্ডের ইউনিটের বিক্রয় এবং পুনঃক্রয়মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে যথাক্রমে ১১১ টাকা ও ১০৮ টাকা। বর্তমানে ক্রয়মূল্য অনুসারে বাংলাদেশ ফান্ডের মোট সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮২৯ কোটি ১৬ লাখ ৯০ হাজার ৬০১ দশমিক ৮৮ টাকা এবং বাজার মূল্য অনুসারে ১ হাজার ৮১৬ কোটি ৬১ লাখ ১ হাজার ৪৭৮ দশমিক ২৮ টাকা। জানা গেছে বাংলাদেশ ফান্ড একটি বেমেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ড। পুঁজিবাজারের ধস সামাল দিতে ২০১১ সালের ১১ মে এ ফান্ডের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করা হয়। ফান্ডটির আকার নির্ধারণ করা হয় ৫ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু উদ্যোক্তারা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী মূলধন না দেয়ায় দেড় হাজার কোটি টাকা দিয়ে এর কার্যক্রম শুরু করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6833.csv b/Bangla_fin_news_articles/6833.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cde887f799e5242154fe3038f92564c5ef24b265 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6833.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6833,‘দেশীয় শিল্প বিকাশে সরকারের উদ্যোগ অব্যাহত’,2015-01-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন দেশীয় শিল্প বিকাশে সরকারের সব ধরনের উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে। তিনি বলেন মোবাইল ফোন মোটরগাড়ি থেকে শুরু করে সম্ভাব্য অন্যান্য শিল্পে উদ্যোক্তারা এগিয়ে আসলে পলিসিগত সব বাধা পর্যায়ক্রমে দূর করা হবে। গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ সব কথা বলেন তিনি। শিল্পমন্ত্রী বলেন ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার টার্গেট আছে আমাদের। ওয়ালটন যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তারা যেভাবে যন্ত্রাংশ থেকে শুরু করে ফ্রিজ টিভি মোটরসাইকেল এসি তৈরি করছে তাতে বলা যায়বাংলাদেশ তার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাবেই। এ সময় অন্যদের মধ্যে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্র্রিজের চেয়ারম্যান এস এম শামসুল আলম পরিচালক এস এম রেজাউল আলম অপারেটিভ ডিরেক্টর উদয় হাকিম ওয়ালটন মাইক্রোটেকের অ্যাডমিন ও এইচআর প্রধান লে. কর্নেল অব. শাহাদাত আলমসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী ২৫৪ লিটার বা ১৫ সিএফটির নতুন মডেলের একটি ফ্রিজের বিপণন কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6834.csv b/Bangla_fin_news_articles/6834.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..99db7899e811a9f992686a728dff628386b31f54 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6834.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6834,বাংলাদেশে অবরোধ বিপাকে ভারতীয় রপ্তানিকারকরা,2015-01-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে অবরোধ বিপাকে ভারতীয় রপ্তানিকারকরা ইত্তেফাক রিপোর্ট বাংলাদেশে সরকারবিরোধী দলগুলোর টানা অবরোধে বিপাকে পড়েছে ভারতের রপ্তানিকারকরা। স্থলবন্দর এলাকাগুলোতে বাংলাদেশে প্রবেশের অপেক্ষায় শত শত ট্রাক আটকা পড়ে আছে। সোনা মসজিদ স্থলবন্দরের বিপরীতে পশ্চিমবঙ্গের মালদহ জেলার মহাদিরপুর স্থল বন্দরেই অন্তত ১৫০০ পণ্যভর্তি ট্রাক আটকে আছে। খোলা আকাশের নিচে দিনের পর দিন এ সব পরিবহন আটকে থাকায় পচনশীল পণ্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। অন্য দিকে পরিবহন মালিকদেরও গুণতে হচ্ছে বাড়তি খরচ। এ সংকট সমাধানে ভারত সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে কূটনৈতিক উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির রপ্তানিকারকরা। শুক্রবার দি ইকোনোমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। মহাদিরপুর এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি উজ্জ্বল শাহর বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়রপ্তানিকারকরা এখন উদ্বিগ্ন। ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকেও বাংলাদেশের সাথে কূটনৈতিক পর্যায়ে আলোচনার করার অনুরোধ জানানো হয়। ভারত প্রতিবছর বাংলাদেশে বিশাল পরিমাণ পণ্য রপ্তানি করে। এর বিপরীতে খুব কমই বাংলাদেশ রপ্তানি করে। মহাদিরপুর স্থলবন্দর দিয়ে প্রতিদিন গড়ে ৫ শতাধিক ট্রাক বাংলাদেশে পণ্য পরিবহন করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6835.csv b/Bangla_fin_news_articles/6835.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a82b9b664503d0cc141e600c87f555e460b1ab37 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6835.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6835,‘বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে মালয়েশিয়াকে ছাড়িয়ে যেত বাংলাদেশ’,2015-01-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সম্মেলনের অন্য আরেকটি কর্মঅধিবেশনে অর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারকাত বলেছেন বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে এবং তাঁর উন্নয়ন দর্শন বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ উন্নয়নের বিচারে মালয়েশিয়াকে ছাড়িয়ে যেত। সেই সঙ্গে ধনীদরিদ্রের বৈষম্যও থাকত না। উন্নয়নের অর্থনীতি ও রাজনীতি শীর্ষক শুক্রবারের এ অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক ড. আশরাফ উদ্দিন চৌধুরী। ড. আবুল বারকাত বলেন বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে বাংলাদেশের মাথাপিছু জিডিপি দাঁড়াতো ৬ হাজার ৬১ ডলার যা বর্তমানে মালয়েশিয়ার ৫ হাজার ৩৪৫ ডলার। ধনীদরিদ্রের বৈষম্য কমার ব্যাখ্যায় তিনি বলেন বর্তমানে দেশে উচ্চবিত্ত রয়েছেন মোট জনসংখ্যার ২ দশমিক ৭ শতাংশ। কিন্তু বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে এ হার হতো মাত্র দশমিক শূন্য ০.০৭ শতাংশ। বর্তমানে প্রায় ৬৬ শতাংশ বহুমুখী দরিদ্র কমে হতো মাত্র দশমিক ৭ শতাংশে। এছাড়া মধ্যবিত্তের হার বিদ্যমান ৩১ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়াত ৯৯ দশমিক ৩ শতাংশে। এর মধ্যে উচ্চমধ্যবিত্ত ও মধ্যমধ্যবিত্ত হতো ৮৫ শতাংশ। এ সময় বেশ কয়েকজন অর্থনীতিবিদ বিভিন্ন বিষয়ের উপর তাদের গবেষণালব্ধ প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6836.csv b/Bangla_fin_news_articles/6836.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1b75a94d5ed540448dc7bfd0e9e512670f541b94 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6836.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6836,‘অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে রাজনৈতিক অস্থিরতাই শঙ্কা’,2015-01-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির ক্ষেত্রে হরতালঅবরোধসহ রাজনৈতিক অস্থিরতাকে বড় শঙ্কা বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। রাজনৈতিক এসব সংকট থেকে উত্তরণে তারা সংলাপের আহ্বান জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে অর্থনীতির চালিকাশক্তিকে হরতালঅবরোধের বাইরে রাখার উপায় খোঁজারও আহ্বান জানিয়েছেন তারা। শুক্রবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে অর্থনীতি সমিতির সম্মেলনের কর্ম অধিবেশনে তারা এ আহ্বান জানান। সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন বেশ কয়েকটি কর্ম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এতে অর্থনীতিবিদরা বিভিন্ন বিষয়ের উপর তাদের প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। উন্নয়নে সামাজিক ও রাজনৈতিক দিকসমূহ শীর্ষক একটি কর্মঅধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। তিনি বলেন রাজনৈতিক অস্থিরতার শঙ্কা। এটি না থাকলে অর্থনীতি আরো ভালো অবস্থানে থাকতো। যে কোন ধরনের সমস্যা আলোচনার টেবিলে সমাধানের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন বন্দরগামী রপ্তানিকারকের ট্রাক রাস্তায় আটকাবেন না। কৃষকের পণ্যবাহী ট্রাক কাওরানবাজারে যাতে আসতে পারে। এতে আঁচড় দেবেন না। আমরা আত্বঘাতি বাঙ্গালী যাতে না হই। এ অধিবেশনের জন্য হরতালের ক্ষয়ক্ষতির উপর বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যসহ চারজন অর্থনীতিবিদের একটি গবেষণা প্রবন্ধ তৈরি করেন। তাদে দেখা যায় ২০১৩ সালের জুলাই থেকে চলতি মাস পর্যন্ত হরতালে আনুমানিক ৪৯ হাজার ১৮ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এর মধ্যে পরিবহন খাতে ১৬ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা কৃষি ও কৃষিভিত্তিক শিল্প খাতে ১৫ হাজার ৮২৯ কোটি রপ্তানিমূখী খাতে ১৩ হাজার ৭৫০ কোটি ও পর্যটন খাতে ২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। অবশ্য এসব ক্ষতির একটি অংশ বিভিন্নভাবে সমন্বয় করা গেছে বলে প্রবন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে। ওই প্রবন্ধে রাজনৈনিতক অস্থিরতা থেকে অর্থনীতিকে সুরক্ষা করা এবং এ লক্ষ্যে বর্তমান রাজনীতির মূল সংকট দূর করার উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়। সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মাধ্যমে রাজনৈতিক সংলাপের পরিবেশ তৈরি করা এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে রাজনীতির বাইরে রাখতে সরকারি ও বেসরকারি পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলা হয় এতে। এ অধিবেশনে অন্যদের মধ্যে প্রবন্ধ উপস্থাপন করে জামালুদ্দিন আহমেদ মেহেরুন্নেসা তাপস কুমার পাল প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6837.csv b/Bangla_fin_news_articles/6837.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7dc1f02e04f6dbbab40c4fe457904786cf434ec4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6837.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6837,বিশ্বজুড়ে কর্মী ছাঁটাই করবে কোকাকোলা,2015-01-09,অনলাইন ডেস্ক,প্রায় ৩০০ কোটি ডলার খরচ কমাতে বিশ্বজুড়ে এক হাজার ৮০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দিয়েছে কোকাকোলা। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টাভিত্তিক কোমল পানীয় উত্পাদক প্রতিষ্ঠানটি এক বিবৃতিতে জানিয়েছেএরই মধ্যে কর্মীদের এ বিষয়টি জানানো শুরু হয়েছে এবং ছাঁটাইয়ের প্রক্রিয়াটি সামনের মাসগুলোতে সম্পন্ন হবে। খবর রয়টার্সের। কোকাকোলা বলেছে ছাঁটাই প্রক্রিয়ায় কর্মীদের প্রতি ন্যায়সঙ্গত ও দায়বদ্ধ আচরণ এবং যথার্থ ক্ষতিপূরণ দেয়ার ব্যাপারে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিশ্বজুড়ে কোকাকোলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন প্রায় এক লাখ ৩০ হাজার কর্মী। সম্প্র্রতি যুক্তরাষ্ট্রের কোমল পানীয়র বাজারে মন্দা যাচ্ছে যার প্রভাব পড়েছে কোকাকোলার ওপরও। আর এ বিবেচনাতেই গত অক্টোবরে প্রতিষ্ঠানটি ২০১৯ সালের মধ্যে ৩০০ কোটি ডলার খরচ কমানোর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল। ২০১৪ সালে প্রথম নয় মাসে ৬৩০ কোটি ডলার নিট আয় হয়েছে কোকাকোলার যা তার আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় সাড়ে ৭ শতাংশ কম। এ ছাড়া ওই প্রতিষ্ঠানটির পরিচালন আয় ছিল ৩৫১ কোটি ডলার যেটি তার আগের বছরের তুলনায় ২ শতাংশ কম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6838.csv b/Bangla_fin_news_articles/6838.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d0c92582174efbd367c63d47d661d070e3ec1af9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6838.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6838,বিশ্বজুড়ে ১৮ শত কর্মী ছাঁটাই করবে কোকাকোলা,2015-01-09,অনলাইন ডেস্ক,প্রায় ৩০০ কোটি ডলার খরচ কমাতে বিশ্বজুড়ে এক হাজার ৮০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দিয়েছে কোকাকোলা। বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টাভিত্তিক কোমল পানীয় উত্পাদক প্রতিষ্ঠানটি এক বিবৃতিতে জানায় ইতিমধ্যে কর্মীদের এ বিষয়টি জানানো শুরু হয়েছে এবং ছাঁটাইয়ের প্রক্রিয়াটি আসছে মাসগুলোতে সম্পন্ন হবে। কোকাকোলা বলেছে ছাঁটাই প্রক্রিয়ায় কর্মীদের প্রতি ন্যায়সঙ্গত ও দায়বদ্ধ আচরণ এবং যথার্থ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যাপারে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিশ্বজুড়ে কোকাকোলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন প্রায় এক লাখ ৩০ হাজার কর্মী। সমপ্রতি যুক্তরাষ্ট্রের কোমল পানীয়ের বাজারে মন্দা যাচ্ছে যার প্রভাব পড়েছে কোকাকোলা উপরও। আর এ বিবেচনাতেই গত অক্টোবরে প্রতিষ্ঠানটি ২০১৯ সালের মধ্যে ৩০০ কোটি ডলার খরচ কমানোর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল। ২০১৪ সালে প্রথম নয়মাসে ৬৩০ কোটি ডলার নিট আয় হয়েছে কোকাকোলার যা তার আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় সাড়ে ৭ শতাংশ কম। এছাড়া ওই প্রতিষ্ঠানটির পরিচালন আয় ছিল ৩৫১ কোটি ডলার যেটি তার আগের বছরের তুলনায় ২ শতাংশ কম। সূত্র রয়টার্স \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6839.csv b/Bangla_fin_news_articles/6839.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..093bd1279cc4129abe5439e4e76ad491da7076bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6839.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6839,শ্রমিক ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে আশুলিয়ায় বিক্ষোভ,2015-01-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শ্রমিক ছাঁটাইকে কেন্দ্র করে সাভারের আশুলিয়ায় বিক্ষোভ করেছে এক তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা। গতকাল বৃহস্পতিবার আশুলিয়ার জামগড়া এলাকার ডিকে নিটওয়ার গার্মেন্টসে শ্রমিক বিক্ষোভের ঘটনা ঘটে। শিল্প পুলিশ ও কারখানা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে গত বুধবার শ্রমিকেরা কারখানার ভিতরে প্রবেশ করে কাজে যোগ না দিয়ে কারখানার ভিতরে ব্যাপক ভাঙচুর ও বিক্ষোভ করে। বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার আশঙ্কায় কারখানা এক দিনের জন্য ছুটি ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। পরে কারখানার ভিতরে অবৈধভাবে ভাঙচুর ও আন্দোলন করার অভিযোগে গতকাল ২৬ জন শ্রমিককে ছাঁটাই করে কারখানার মূল ফটকে তালিকাসহ ছবি টাঙিয়ে দেয়া হয়। আট শতাধিক শ্রমিক কারখানার ভিতরে প্রবেশ করলেও ২৬ জন শ্রমিককে কারখানায় প্রবেশ করতে বাধা দেয় নিরাপত্তা কর্মীরা। পরে ওই ২৬ জন শ্রমিক কারখানার সামনে বিক্ষোভ শুরু করলে শিল্প পুলিশ তাদের ধাওয়া দিয়ে কারখানার সামনে থেকে সরিয়ে দেয়। বিষয়টি নিশ্চিত করে আশুলিয়া শিল্প পুলিশ ১এর পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান জানান শ্রমিকরা কারখানার সামনে বিক্ষোভ করতে চাইলে পুলিশ তাদের সরিয়ে দেয়। কারখানার সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6840.csv b/Bangla_fin_news_articles/6840.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dda3636441bd233d5fb45f3d42e595360d3e961a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6840.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6840,‘ঔষধ রপ্তানিতে আর্থিক সহায়তার উদ্যোগ নেয়া হবে’,2015-01-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রফতানির অগ্রাধিকার খাতের মধ্যে তৈরি পোশাক শিল্প চামড়া ও জাহাজ নির্মাণ শিল্পের মতো ঔষধ শিল্পেও আর্থিক সহায়তা দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হবে বলে জানিয়েছে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন দেশের ঔষধ শিল্পকে অন্যতম প্রধান রপ্তানি পণ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সরকারের ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা অনুযায়ী নতুন নতুন রপ্তানিপণ্য উদ্ভাপন এবং নতুন নতুন রপ্তানি বাজার সৃষ্টির জন্য কাজ চলছে। সে মোতাবেক দেশের তৈরি পোশাকের পাশাপাশি ঔষধ চামড়া জাহাজ ও আইসিটি রপ্তানির জন্য বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। বৃহষ্পতিবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতি আয়োজিত তিন দিনব্যাপী এশিয়া ফার্মা এক্সপো২০১৫র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। তোফায়েল আহমেদ বলেন বিশ্বের অনেক দেশ বাংলাদেশে তৈরি ঔষধ আমদানির আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এরই মধ্যে ৯০টি দেশে ঔষধ রফতানির জন্য বাংলাদেশ নিবন্ধন গ্রহণ করেছে। এখন এ সুযোগ কাজে লাগাতে সরকার রফতানিকারকদের নীতিগত ও অবকাঠামোগত সহায়তা দেয়ার কাজ করছে। ঔষধ শিল্প সমিতির সভাপতি সালমান এফ রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সরকারের ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতির মহাসচিব আব্দুল মুক্তাদির। স্বাগত বক্তব্যে সালমান এফ রহমান বলেন বাংলাদেশে মোট চাহিদার ৯৯ শতাংশ ঔষধ দেশেই উত্পাদিত হচ্ছে। শুধু তাই নয় এর অধিকাংশ কাঁচামাল দেশেই উত্পাদিত হচ্ছে। বর্তামনে ৩০টি ঔষধ উত্পাদনকারী দেশীয় প্রতিষ্ঠান বিশ্বের ৮৫টি দেশে তাদের পণ্য রফতানি করছে। ঔষধ রফতানিতে নগদ সহায়তা দেয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন তৈরি পোশাক শিল্পের পর ঔষধ শিল্প দেশের রফতানি আয়ে বড় অবদান রাখতে পারবে। মুন্সিগঞ্জের ঔষধ শিল্পপার্কটি আগামী দুইতিন মাসের মধ্যে উদ্বোধন করা সম্ভব হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। উল্লেখ্য তিন দিন ব্যাপী এশিয়া ফার্মা এক্সপো২০১৫তে বাংলাদেশ ভারত চীন কোরিয়া থাইল্যান্ডসহ ৩০টি দেশের ৪৫০টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। এখানে ঔষধ সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের আধুনিক প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ এবং কাঁচামাল প্রদর্শন করা হচ্ছে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এক্সপো খোলা থাকবে। এক্সপো চলবে আগামী ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6841.csv b/Bangla_fin_news_articles/6841.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..660e6bd13c869cb066ebf613c847db46caddd680 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6841.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6841,পুঁজিবাজারে আর্থিক খাত ঘিরে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ,2015-01-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বৃহস্পতিবার ব্যাংক ও ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাত ঘিরে বিনিয়োগকারীদের বেশি আগ্রহ দেখা গেছে। এ জন্য এ দুই খাতের বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। লেনদেনেও এ দুই খাতের প্রাধান্য ছিল। ব্যাংকিং খাতের তালিকাভুক্ত ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ২০টি কোম্পানির শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। আর ৬টি কোম্পানির শেয়ারদর ছিল অপরিবর্তিত। ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাতেরও বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। লেনদেনের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে এ দুই খাতে প্রায় ৫৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ২০ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৯৪ কোটি ২৯ লাখ টাকার। যা আগের দিনের চেয়ে ৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৯টির কমেছে ১১৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ২৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকার। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৩টির কমেছে ৮৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দেওয়ায় এন থেকে এ ক্যাটাগরিতে উঠে এসেছে। আগামী রবিবার থেকে নতুন ক্যাটাগরি কার্যকর হবে। এ দিকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও মাধ্যমে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ডে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী রবিবার থেকে। আবেদন গ্রহণ চলবে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত। প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা আবেদন জমা দিতে পারবেন ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত। কোম্পানিটির প্রতি ইউনিটে নিট সম্পদ মূল্য ১৪ দশমিক ১২ টাকা। কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ১০ কোটি ইউনিট ছেড়ে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। প্রতিটি ইউনিটের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। ৫০০টি ইউনিটে মার্কেট লট নির্ধারণ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6842.csv b/Bangla_fin_news_articles/6842.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0d500a2594c78479c9fd838e2cdf00eb8a1ed5cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6842.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6842,অবরোধে চট্টগ্রামে পণ্য পরিবহনে স্থবিরতা,2015-01-08,চট্টগ্রাম অফিস,অবরোধের জন্য চট্টগ্রামে পণ্য পরিবহনে স্থবিরতা সৃষ্টি হয়েছে। কর্ণফুলী নদীর সদরঘাট থেকে বাংলাবাজার পর্যন্ত ১৬টি ঘাটে লাইটারেজ জাহাজ থেকে পণ্য খালাস কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চললেও তা ডেলিভারি করা যাচ্ছে না। জাহাজ থেকে খালাসের পর পণ্য ট্রাকে বোঝাই করে রাখা হচ্ছে। তবে অবরোধের কারণে চাল ডাল ভোজ্যতেল সারসহ নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্য বোঝাই ট্রাক নির্দিষ্ট গন্তব্যের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যেতে পারছে না। কর্ণফুলী নদীর বিভিন্ন ঘাটের সামনে পণ্যবোঝাই ট্রাকের দীর্ঘ সারি সৃষ্টি হয়েছে। চালকরা অবরোধ প্রত্যাহারের অপেক্ষায় রয়েছেন। মহাসড়কে চলাচলের জন্য পুলিশ প্রহরার আশ্বাস দেয়া হলেও আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীরা এতে খুব একটা আশ্বস্ত হতে পারছেন না। আবার নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যথাসময়ে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পাঠানো সম্ভব না হলে দেশে খাদ্যপণ্যের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি হওয়া ছাড়াও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে। গতকাল বুধবার চট্টগ্রামের বাংলাবাজার ঘাটে গিয়ে দেখা যায় আমদানি করা সার জাহাজ থেকে খালাস করে ট্রাকে তোলা হচ্ছে। বোরো মৌসুমকে সামনে রেখে এসব সার আমদানি করা হয়েছিল। কিন্তু অবরোধের জন্য এসব সার উত্তরবঙ্গসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো যাচ্ছে না। সংশ্লিষ্টরা জানান যথাসময়ে কৃষকের হাতে সার পৌঁছানো না হলে ধানের উত্পাদন ব্যহত হবে। দরিদ্র কৃষকের জীবনে দুর্ভোগ নেমে আসবে। তারা দরিদ্র কৃষকের কথা বিবেচনা করে অবরোধ তুলে নেয়ার আহ্বান জানান। ইত্তেফাকের সীতাকুন্ড সংবাদদাতা জানান ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কে পুলিশ প্রহরায় যানবাহন চলাচলের আশ্বাস দেয়া হলেও যানবাহন মালিকরা এতে আশ্বস্ত হতে পারছেন না। নাশকতার আশংকায় তারা মহাসড়কে গাড়ি চালাতে সাহস করতে পারছেন না। গতকাল অবরোধের দ্বিতীয় দিনে মহাসড়কে হাতে গোনা কিছু যানবাহন চলাচল করতে দেখা যায়। গভীর রাতে অল্পকিছু যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল করেছে। এদিকে অবরোধের দ্বিতীয় দিনে গতকাল নগরীর জনজীবন ছিল অনেকটা স্বাভাবিক। অবরোধের সমর্থনে নগরীর কোথাও বিএনপি নেতাদের মিছিল সমাবেশ করতে দেখা যায়নি। জনমনে অবরোধ নিয়ে উদ্বেগ থাকলেও নগরীর কোথাও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6843.csv b/Bangla_fin_news_articles/6843.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a363e888f8c8c0a1205ac38f292f1dacfd1810f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6843.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6843,শেয়ারদর বৃদ্ধি লেনদেনে বস্ত্র খাতের প্রাধান্য,2015-01-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বুধবার শেয়ারদর বৃদ্ধি ও লেনদেনের ক্ষেত্রে বস্ত্র খাতের প্রাধান্য দেখা গেছে। এ খাতে লেনদেনকৃত ৩৬টি কোম্পানির মধ্যে ২৪টি কোম্পানির দর বেড়েছে। এ খাতের শেয়ারগুলোর দর আগের দিনের তুলনায় গড়ে ০.৭ শতাংশ বেড়েছে। দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশের মধ্যে চারটি ছিল বস্ত্র খাতের কোম্পানি। বস্ত্র খাতে লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের ১৩ শতাংশের বেশি। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯৬৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৯৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২৬ কোটি ৫৮ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৩টির কমেছে ১৩৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৮ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ২১৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ৯১ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১০ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৮টির কমেছে ১১১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিকহারে শেয়ারদর বাড়ার কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট। দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে দেয়া নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি এ তথ্য জানিয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে বিগত ৬ কার্যদিবসে লাফার্জ সুরমার শেয়ারদর বেড়েছে ১৬ দশমিক ৩ টাকা। ২০১৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর শেষ হওয়া তিন প্রান্তিকে জানুয়ারিসেপ্টেম্বর ২০১৪ এ কোম্পানির করপরবর্তী সমন্বিত মুনাফা হয়েছে ২১০ কোটি ৮৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল যথাক্রমে ১৪২ কোটি ২৫ লাখ ৭০ হাজার টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6844.csv b/Bangla_fin_news_articles/6844.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0e60b73a8c11598a79c5e4a722d3e8d9b7839df9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6844.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6844,ডিএসইর কমিশন হার পুনর্নির্ধারণ,2015-01-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,লেনদেন উত্সাহিত করতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই লেনদেনের কমিশন হার পুনর্নির্ধারণ করেছে। ডিএসইর পর্ষদ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। জানা গেছেব্লক ট্রেড ফ্লোর ক্রসিং এবং ডেলিভারি ভার্সেস পেমেন্ট ডিভিপি ট্রেডের ক্ষেত্রে ৫০ লাখ টাকা বা এর চেয়ে বড় আকারের প্রতিটি লেনদেনের কমিশন হবে লেনদেনকৃত সিকিউরিটিজের মোট বাজারমূল্যের দশমিক ০১২৫ শতাংশ। অর্থাত্ প্রতি ১০০ টাকা লেনদেনে ১ দশমিক ২৫ পয়সা হারে ফি নেবে ডিএসই। এ ছাড়া অন্য সব লেনদেনের ক্ষেত্রে ডিএসই তাদের ফি নির্ধারণ করেছে প্রতি ১০০ টাকায় ২ দশমিক ৫ পয়সা হারে। সর্বশেষ কমিশন নির্ধারণে সময় যা ছিল ৩ পয়সা। ডিএসই নির্ধারিত নতুন কমিশন হার চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর ধরা হবে। এরই মধ্যে হয়ে যাওয়া সব লেনদেনের ওপরও নতুন নির্ধারিত ফি কার্যকর করা হবে। স্বয়ংক্রিয় লেনদেন পদ্ধতির চালুর পর প্রথম দফায় ডিএসই হাওলা চার্জ উঠিয়ে লাগা চার্জ কিছুটা বাড়িয়ে নির্ধারণ করে। এরপর ফের কমিশন হার নির্ধারণ করার সিদ্ধান্ত নিল ডিএসই কর্তৃপক্ষ। এ দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত লেনদেনের ক্ষেত্রে শতকরা ১ দশমিক ৮ টাকা ৫ কোটি থেকে ১০ কোটি টাকা পর্যন্ত লেনদেনের ক্ষেত্রে ১ দশমিক ৫ টাকা এবং ১০ কোটি টাকার বেশি লেনদেনের ক্ষেত্রে শতকরা ১ দশমিক ৩ টাকা হারে চার্জ নেয়া হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6845.csv b/Bangla_fin_news_articles/6845.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c467e513823f12908ca6b85e33da01af0e0f1a92 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6845.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6845,ড আতিউর রহমানকে ব্যাংকার অব দ্য ইয়ার ঘোষণা,2015-01-06,অনলাইন ডেস্ক,প্রবৃদ্ধি ও সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতার পাশাপাশি সামাজিক ও পরিবেশবান্ধব উদ্যোগে পুঁজির প্রবাহ বাড়ানোর স্বীকৃতিস্বরূপ এশীয়প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সেরা গভর্নর হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড.আতিউর রহমান। লন্ডনভিত্তিক ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস গ্রুপের অর্থবিষয়ক ম্যাগাজিন দি ব্যাংকার গতকাল এশীয়প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল থেকে তাকে ২০১৫ সালের সেন্ট্রাল ব্যাংকার অব দ্য ইয়ার ঘোষণা করে। এতে বলা হয় প্রবৃদ্ধি বা সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার সঙ্গে কোনো আপস না করে পরিবেশবান্ধব ও সমাজসচেতন উন্নয়নে পুঁজি সরবরাহ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন কেন্দ্রিয় ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান। আতিউর রহমানের এই স্বীকৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরতে মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। এতে গভর্নর তার অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন এই অর্জন আমার একার নয়। পুরো আর্থিক খাতের সম্মিলিত প্রয়াসে দেশের অর্থনীতিতে যে স্থিতিশীলতা তৈরি হয়েছে এটি তারই স্বীকৃতি। গভর্নর বলেন অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের সিএসআর কার্মকান্ড এবং সবুজ অর্থায়ন এই ত্রিধারার নতুন উদ্যোগ মিলে অর্থনীতিতে যে স্থিতিশীলতা তৈরি হয়েছে তা কেবলমাত্র পুরো আর্থিক সবার সম্মিলিত প্রয়াসের কারণে সম্ভব হয়েছে। এশীয়প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন সবচেয়ে বেশি স্থিতিশীল বলেও মন্তব্য করেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6846.csv b/Bangla_fin_news_articles/6846.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c2866a480794c32e0c9430dbdba640d6468ed2bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6846.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6846,ডিএসইর লেনদেন ৩০০ কোটি টাকা ছাড়াল,2015-01-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রায় এক মাস পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন ৩০০ কোটি টাকার গণ্ডি পার হয়েছে। মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩১৯ কোটি টাকা যা আগের দিনের চেয়ে ৫৬ শতাংশ বেশি। লেনদেন বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট ডেসকো ও অগ্নি সিস্টেমস। এ দিকে লেনদেন বাড়ার সাথে সাথে ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচকও বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৩ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩১৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা যা আগের দিনের চেয়ে ১১৫ কোটি ১৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯০টির কমেছে ৭৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৩২ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ২৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১০ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৪টির কমেছে ৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে মঙ্গলবার ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে নতুন তালিকাভুক্ত শাহজীবাহার পাওয়ার কোম্পানি। এ দিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ১৭ টাকা ১০ পয়সা বা ১০ দশমিক ১ শতাংশ। শেয়ারটি সর্বশেষ ১৮৮ টাকা দরে লেনদেন হয়। ৭৭ হাজার ৩১টি শেয়ার ৫৪৬ বার লেনদেন হয়েছে যার বাজারমূল্য ১ কোটি ৩১ লাখ টাকার। ডিএসই জানিয়েছে সিরামিক খাতের স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের শেয়ারদর বাড়ার পেছনে কোনো অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। শেয়ারদর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে ডিএসইর দেয়া নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে বিগত পাঁচ কার্যদিবস একটানা বেড়েছে স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের শেয়ারদর। এ সময়ে শেয়ারটির দর বেড়েছে ৬.১০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6847.csv b/Bangla_fin_news_articles/6847.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76608514fa8db1958da4785a9123d8450cbc7ee0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6847.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6847,রাজনৈতিক অস্থিরতায় ডিএসই’র সূচকলেনদেন কমেছে,2015-01-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সোমবার রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাবে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক ও লেনদেনে পতন হয়েছে। লেনদেন হওয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দাম কমেছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে রাজনৈতিক দুশ্চিন্তা বৃদ্ধির ফলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিনিয়োগ প্রবণতা কমেছে। ফলে বেশিরভাগ শেয়ারের দাম কমার পাশাপাশি মোট লেনদেনও কমে গেছে। তথ্যে দেখা গেছে সোমবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা। যা কর্মদিবসের চেয়ে ২৩ কোটি ১১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৯টির কমেছে ২০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৮ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ১১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫টির কমেছে ১৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে বস্ত্র খাতের কোম্পানি অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ জেড থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। মঙ্গলবার থেকে এ ক্যাটাগরিতে কোম্পানিটির লেনদেন শুরু হবে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ হিসেবে দিয়েছে। এতে কোম্পানিকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন পাওয়া ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ইউপিজিসিএল আবেদন শুরু হবে ১৮ জানুয়ারি থেকে। চলবে ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত। প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা আবেদন জমা দিতে পারবেন ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। ইউনাইটেড পাওয়ার পুঁজিবাজারে ৩ কোটি ৩০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ২৩৭ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। কোম্পানিটি বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে ১০ টাকা ফেসভ্যালুর সাথে ৬২ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৭২ টাকা দরে শেয়ার ইস্যু করবে বাজারে। এর মধ্যে ৪০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও বাকী ৬০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী এনআরবি মিউচুয়াল ফান্ড ও সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পাবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6848.csv b/Bangla_fin_news_articles/6848.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c7e9467656dcea9d14230f85789829f76b08e3ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6848.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6848,ডিএসইর সূচক ও লেনদেন কমেছে,2015-01-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সোমবার রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাবে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক ও লেনদেনে পতন হয়েছে। লেনদেন হওয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দাম কমেছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে রাজনৈতিক দুশ্চিন্তা বৃদ্ধির ফলে বিনিয়োগকারীরদের মধ্যে বিনিয়োগ প্রবণতা কমেছে। ফলে বেশিরভাগ শেয়ারের দাম কমার পাশাপাশি মোট লেনদেনও কমে গেছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা। যা কর্মদিবসের চেয়ে ২৩ কোটি ১১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৯টির কমেছে ২০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৮ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ১১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫টির কমেছে ১৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে বস্ত্র খাতের কোম্পানি অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ জেড থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। মঙ্গলবার থেকে এ ক্যাটাগরিতে কোম্পানিটির লেনদেন শুরু হবে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ হিসেবে দিয়েছে। এতে কোম্পানিকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন পাওয়া ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ইউপিজিসিএল আবেদন শুরু হবে ১৮ জানুয়ারি থেকে। চলবে ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত। প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা আবেদন জমা দিতে পারবেন ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। ইউনাইটেড পাওয়ার পুঁজিবাজারে ৩ কোটি ৩০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ২৩৭ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। কোম্পানিটি বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে ১০ টাকা ফেসভ্যালুর সাথে ৬২ টাকা প্রিমিয়াম সহ ৭২ টাকা দরে শেয়ার ইস্যু করবে বাজারে। এর মধ্যে ৪০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও বাকী ৬০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী এনআরবি মিউচুয়াল ফান্ড ও সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পাবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6849.csv b/Bangla_fin_news_articles/6849.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..12418da8b8bd507d28c40914526543048e9c430a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6849.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6849,বিনিয়োগ বাড়াতে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দরকার,2015-01-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধির ঘরে আটকে গেছে। যদিও এ হার কম নয় তবে বাংলাদেশের কাঙ্খিত উন্নয়নের জন্য সুপার বাংলা গ্রোথ রেট অর্থাৎ ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে। এজন্য ব্যক্তিখাতে বিনিয়োগ ও তার উৎকর্ষতা উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হবে। তিনি বলেন সব সময়ই নির্বাচনের পর বিনিয়োগ বাড়ার প্রবণতা থাকলেও এবার তা হয়নি। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দীর্ঘমেয়াদি হওয়ার নিশ্চয়তার অভাবে এমনটা হচ্ছে। তাই বিনিয়োগ বাড়াতে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার নিশ্চয়তা দরকার। যেন উদ্যোক্তারা বিনিয়োগের আস্থা পান। শনিবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে সিপিডি আয়োজিত বাংলাদেশ অর্থনীতি ২০১৪১৫ অন্তবর্তীকালীন পর্যালোচনা শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন ড. দেবপ্রিয়। অনুষ্ঠানে মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. মুস্তাফিজুর রহমান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিপিডির অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম এবং গবেষক তৌফিকুল ইসলাম খানসহ আরও অনেকে। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন তিনটি কারণে বিনিয়োগ কাঙ্খিত পর্যায়ে হচ্ছে না। প্রথমত বিনিয়োগ না বাড়ার প্রচলিত কারণ হলো গ্যাস বিদ্যুৎ জমি ও অবকাঠামোর অভাব। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দুর্নীতির সমস্যা। দ্বিতীয়ত প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের শ্লথ গতিও বিনিয়োগ না বাড়ার কারণ। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন দেশের ব্যাংকিং খাত ও পুঁজিবাজারে নাজুক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এডিপি বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী বাস্তবায়ন পরিস্থিতি ও এডিপির গুণগত মান আশানুরূপ নয়। স্থানীয় সরকারের মাধ্যমে সরকারের ব্যয় করার প্রবণতা অনেক কম। এছাড়াও নানা ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা আমাদের রয়েছে। এসব দূর করতে সংস্কারমূলক কাজ শুরু হলেও তার গতি ধীরে হয়ে পড়েছে। বিনিয়োগ না বাড়ার তৃতীয় কারণ হিসেবে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাকে উল্লেখ করে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন নির্বাচনের পর সাধারণত সরকার বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করে যেন উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে ভরসা পায়। তাছাড়া রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার আশায় উদ্যোক্তারাও বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হন। কিন্তু এবার নির্বাচনের পর রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা থাকলেও অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। ফলে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে আস্থা পাচ্ছেন না। এতে বিনিয়োগও বাড়ছে না। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য আরও বলেন একদিকে দেশে বিনিয়োগ নেই। অন্যদিকে দেশ থেকে অর্থ পাচার হয়ে যাচ্ছে। ২০১২ সালে দেশ থেকে প্রায় ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়ে গেছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এসব অর্থ পাচার হচ্ছে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির নামে। তাই এ বিষয়ে সরকারের নজরদারি বাড়ানো দরকার। অর্থ পাচারের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি নতুন এক সঙ্কটের মুখোমুখি হয়েছে। সাম্প্রতিক অর্থনীতির প্রতিবেদন উপস্থাপনকালে ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন ২০১৫ অর্থবছরে কাক্সিক্ষত জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনে জিডিপিতে বিনিয়োগের অবদান সাড়ে ৩২ শতাংশ করা প্রয়োজন। অথচ আমরা এর কাছাকাছিও যেতে পারিনি। বর্তমানে এ হার সাড়ে ২৬ শতাংশ। বিনিয়োগের অবদান বাড়াতে বিনিয়োগের পরিমাণ ও বিনিয়োগের উৎকর্ষতা বাড়ানো দরকার। সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক সূচক বিশ্লেষণ করে ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন ২০১৪ সালে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি আগের তুলনায় গতিশীল হয়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ শক্তিশালী হয়েছে বিনিময় হারে স্থিতিশীলতা দেখা গেছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্য পরিস্থিতির নিম্নগতিতে ভর্তুকির চাপ কমেছে। তবে অর্থনীতিতে সাম্প্রতিক সময়ে যে চ্যালেঞ্জ দেখা গেছে তা হলো বেসরকারি বিনিয়োগ প্রত্যাশা অনুযায়ী হয়নি লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি অনেক বেশি এডিপির গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন রয়ে গেছে ব্যাংকিং খাতে অধিক তারল্য ও কুঋণ বেড়েছে এবং প্রবাসী আয় তুলনামূলক কমে গেছে। মূল্যস্ফীতির হার স্বস্তিজনক পর্যায়ে থাকলেও খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমেনি। অথচ দেশে খাদ্য উৎপাদন অনেক বেড়েছে। খাদ্য আমদানিরপ্তানির বিষয়ে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন আমরা খাদ্য রপ্তানির বিপক্ষে নই। বরং এর মাধ্যমে দেশের খাদ্যদ্রব্যের দাম আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হবে। তবে খাদ্য রপ্তানি করতে গিয়ে বাংলাদেশ যেন সঙ্কটে না পড়ে তা বিবেচনায় রাখতে হবে। এছাড়া কৃষি খাতে যে ভর্তুকি দেয়া হয় তা বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণার্থে দেয়া হয়। এ ভর্তুকির সুফল বিদেশিরা পেয়ে যাচ্ছে কিনা তা ভেবে দেখতে হবে। সাম্প্রতিক অর্থনীতিতে চারটি বিষয়কে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে প্রতিবেদনে। প্রথমত নির্বাচনের পরও ব্যক্তি বিনিয়োগে মন্দা দ্বিতীয়ত আর্থিক খাতের নাজুক পরিস্থিতি তৃতীয়ত বস্ত্র খাতের রপ্তানি পরিস্থিতি চতুর্থত জনশক্তি রপ্তানি। বিনিয়োগ পরিস্থিতি সম্পর্কে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে সাধারণত নির্বাচনের পর ব্যক্তি বিনিয়োগ বাড়লেও এবার তা হয়নি। এটা কোনভাবেই কাঙ্খিত ছিল না। সাম্প্রতিক সময়ে টার্ম লোন বাড়লেও এটা দিয়ে শিল্প ঋণ বেড়েছে বলে বিবেচনা করা যাবে না। কারণ টার্ম লোনের বেশিরভাগই লোন ট্রাস্ট রিসিপ এলটিআর বা বিশ্বাসী ঋণের। তাছাড়া মূলধনী যন্ত্রপাতি যেগুলোতে কোন শুল্ক নেই আমদানির পরিমাণ বাড়লেও এসব যন্ত্রপাতি উৎপাদনের সাথে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। এদিকে শিল্পের মূলধন যোগানের ক্ষেত্রে পুঁজিবাজার দক্ষ ভূমিকা পালন করতে পারছে না। ব্যাংকিং খাতে অধিক তারল্য থাকলেও উচ্চ সুদ হার রয়ে গেছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়লেও শিল্প খাতে বিদ্যুৎ সরবরাহের হার কম। গ্যাস সরবরাহ পরিস্থিতিও একই। তাছাড়া অবকাঠামোগত দুর্বলতা একটি বড় সমস্যা হিসেবে রয়ে গেছে। আর্থিক খাতের পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন ব্যাংকে প্রচুর তারল্য থাকলেও ঋণের চাহিদা তুলনামূলকভাবে কম। সুদের হার অনেক বেশি। ধীরে ধীরে কুঋণের আকার বড় হচ্ছে। সঠিক তদারকির অভাব রাজনৈতিক প্রভাব ও অযোগ্য খাতে ঋণ দেয়ার ফলে কুঋণ বেড়ে যাচ্ছে। এসব দিক মোকাবেলায় ব্যাংকগুলো চাপের মধ্যে পড়ে যাচ্ছে। ড. মুস্তাফিজুর রহমান আরও বলেন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো বড় অঙ্কের কুঋণে পড়ছে। আর করদাতাদের করের টাকায় পুনঃমূলধন দিয়ে ব্যাংকগুলোকে সচল রাখা হচ্ছে। করদাতাদের অর্থ এভাবে ব্যয় করা ইতিবাচক নয়। আর্থিক খাতের দুর্বলতা চিহ্ণিত করে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য ফাইনান্সিয়াল কমিশন গঠন করা প্রয়োজন। বস্ত্র খাতের রপ্তানি পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন চলতি অর্থবছরে বস্ত্র খাতের কাঙ্খিত রপ্তানি আয়ে ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য এ ছয় মাসে ১৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে। এটা খুব কঠিন কাজ। তবে বর্তমানে সংস্কারমূলক কাজের সুফল আগামী অর্থবছরে পাওয়া যাবে। চলতি অর্থবছরে ইউরোপের বাজারে প্রধান প্রতিযোগী দেশগুলোর বস্ত্র খাতের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ২৩ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ। আর বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এ পরিস্থিতি আরও নাজুক। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় আগের তুলনায় কমে গেছে। যেখানে প্রতিযোগী দেশগুলোর রপ্তানি বেড়েছে ৬ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত। জনশক্তি রপ্তানি প্রসঙ্গে ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানি কমে যাচ্ছে। সৌদি আরবে বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানি কমলেও নেপাল সহ অন্য দেশগুলোর রপ্তানি বাড়ছে। তাই এ বিষয়ে কূটনৈতিক পদক্ষেপ দরকার। তাছাড়া এখনও বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানিতে খরচ অনেক বেশি। তাই দরিদ্ররা যেতে পারছে না। প্রবাসী আয় বাড়ানোর পাশাপাশি রেমিট্যান্স আউটফ্লো কিভাবে কমানো যায় সে বিষয়ে নজর দেয়ার গুরুত্বারোপ করে ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন ভারতের এক গবেষণায় দেখা গেছে বাংলাদেশ থেকে ৩ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার ভারতে রেমিট্যান্স আউটফ্লো হচ্ছে। এ বিষয়ে সরকারের ভেবে দেখা প্রয়োজন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6850.csv b/Bangla_fin_news_articles/6850.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0d10052be5560776d367f7c0c522c25ab6b59c22 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6850.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6850,লেনদেনে প্রাধান্য বড় মূলধনী কোম্পানির,2015-01-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনের ক্ষেত্রে বড় মূলধনী কোম্পানির প্রাধান্য দেখা গেছে। লেনদেনের ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট। এ কোম্পানি ঘিরে লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৪১ লাখ ৯০ হাজার টাকা। যা আগের সপ্তাহের তুলনায় প্রায় ১০ শতাংশ বেশি। আর ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫ শতাংশেরও বেশি। লেনদেনের শীর্ষে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হলো মবিল যমুনা বেক্সিমকো ফার্মা গ্রামীণফোন ডেসকো স্কয়ার ফার্মা এবং আইডিএলসি। তথ্যে দেখা গেছে গেল সপ্তাহে সব খাতের শেয়ারের দরই বেড়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে সিমেন্ট ও বিবিধ খাতের শেয়ারদর। এ সপ্তাহে সিমেন্ট খাতে বাজার মূলধন বেড়েছে ৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ। গেল সপ্তাহে সিমেন্ট খাতে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার কোটি টাকারও বেশি। লেনদেন হয়েছে প্রায় ৫১ কোটি ৫৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা। মূলত লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের শেয়ারদরের ঊর্ধ্বগতিতে এ খাতে বড় উত্থান হয়েছে। এ খাতের মোট লেনদেনের ৮২ শতাংশ ছিল লাফার্জ সুরমার। এ কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়েছে ১০ দশমিক ১ শতাংশ। এছাড়া বিবিধ খাতের বার্জার পেইন্টস বেক্সিমকো লিমিটেডসহ বেশিরভাগ শেয়ারের দরবৃদ্ধিতে এ খাতটিরও বাজার মূলধন অনেকটাই বেড়েছে। ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি দরবৃদ্ধির তালিকায় থাকা কোম্পানিগুলো হলো হলো আলহাজ টেক্সটাইল প্রাইম ইসলামী লাইফ বার্জার পেইন্টস এসিআই ফরমুলেশনস দেশ গার্মেন্টস ফারইস্ট নিটিং ফার্মা এইডস মবিল যমুনা সায়হাম কটন এবং এমআই সিমেন্ট। আর সর্বোচ্চ দর হারানো কোম্পানিগুলো হলো শাহজিবাজার পাওয়ার সাভার রিফ্যাক্টরিজ শ্যামপুর সুগার মিলস নর্দান জুট ম্যানুফ্যাকচারিং প্রগ্রেসিভ লাইফ কেয়া কসমেটিকস স্টাইলক্রাফট দুলামিয়া কটন অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ ও সিভিও পেট্রোলিয়াম রিফাইনারি। পুঁজিবাজারে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া চার কার্যদিবসের মধ্যে তিন কার্যদিবস মূল্যসূচক বেড়েছে। এতে সপ্তাহজুড়ে লেনদেন হওয়া অধিকাংশ শেয়ারের দর বেড়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় সপ্তাহশেষে বাজারের সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও বেড়েছে। গেল সপ্তাহ ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ২ দশমিক ৫৫ শতাংশ। সপ্তাহশেষে ডিএসইর পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৮ দশমিক ১ পয়েন্টে। যা আগের সপ্তাহ শেষে ছিল ১৭ দশমিক ৫৬ পয়েন্টে। এদিকে গেল সপ্তায় বেশিরভাগ শেয়ারের দাম বাড়লেও মোট লেনদেন কমেছে। এ সপ্তাহে লেনদেনের পরিমাণ আগের সপ্তাহের তুলনায় প্রায় ৬ দশমিক ৭ শতাংশ কম। কাল রবিবার দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে ঈদই মিলাদুন্নবী উপলক্ষে লেনদেন বন্ধ থাকবে। সোমবার থেকে যথা সময়ে লেনদেন শুরু হবে। ডিএসই ও সিএসই সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6851.csv b/Bangla_fin_news_articles/6851.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c2be94eac8e23c86faa66f3a7fd650ea6bdac8aa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6851.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6851,ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যবসায় সাকিব,2015-01-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সাকিব আল হাসানের দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে। আর তার স্বপ্নটি হলো মাঠের বাইের কিছু একটা করা বা নিজের একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা। সেই কাজটি তিনি শুরু করলেন গতকাল শুক্রবার। কাল রাজধানীর অভিজাত একটি হোটেলে সাকিব আল হাসান আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন নিজের ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান ফিয়েস্তা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এর। মোট ১৩ পরিচালকের প্রতিষ্ঠানে সাকিব চেয়ারম্যান নকীব চৌধুরী ব্যবস্থাপনা পরিচালক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6852.csv b/Bangla_fin_news_articles/6852.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0f0bc934c488969abc4972e17eb6528260485976 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6852.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6852,“অ্যালিকো” এখন “মেটলাইফ”,2015-01-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জীবনবীমা প্রতিষ্ঠান আমেরিকান লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি তাদের মেটলাইফ অ্যালিকো নাম পরিবর্তন করে মেটলাইফ নামে পরিচালিত হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠানটি এ তথ্য জানায়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠানটির রিজিওনাল সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড হেড অব সাউথ এশিয়া এম নূরুল ইসলাম এই ঘোষণা দেন। তিনি বলেনবীমা শিল্পে সত্যিকার বিশ্বমানের কোম্পানি হওয়ার প্রয়াসে আমরা আজ সারা পৃথিবীতে সুপরিচিত মেটলাইফ ব্র্যান্ডের সাথে একাত্ম হলাম। আমি বিশ্বাস করি মেটলাইফ ব্র্যান্ডের অন্তর্নিহিত শক্তিমত্তা আমাদেরকে এদেশের সর্বস্তরের মানুষের জীবনবীমা চাহিদা পূরণে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6853.csv b/Bangla_fin_news_articles/6853.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5a6ee7bbfd5860e053eb3c8e6f4e0c4f776fffc3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6853.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6853,আলোচনায় বসার তাগিদ ব্যবসায়ীদের,2015-01-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক সংকট নিরসনে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ। তারা নতুন বছরের শুরুতেই হরতাল ও অনিশ্চয়তার বিষয়টি তুলে ধরে বলেন রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কাজেই বিদ্যমান সংকট নিরসনে সরকার উদ্যোগী হয়ে আলোচনার টেবিলে বসার পদক্ষেপ নিতে পারে। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে তারা এ প্রস্তাব দেন। মেট্রোপলিটন চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রির এমসিসিআই সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুরের নেতৃত্বে সংগঠনের নবনির্বাচিত কমিটির সদস্যরা অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত করেন। এ সময় তারা দেশের বিদ্যমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও সংকট নিয়ে আলোচনা করেন। অর্থমন্ত্রী বলেন মানুষ এখন আর হরতালে সমর্থন করে না। দেশে বর্তমানে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড অব্যাহত রয়েছে। আমাদের রপ্তানি বেড়েছে রেমিটেন্স প্রবাহ বাড়ছে। সব মিলিয়ে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডলে গতি ফিরে এসেছে। এমতাবস্থায় দেশের জনগণ কোনো ধরনের বিশৃঙখলা সহ্য করবে না। কাজেই কোনো দলীয় স্বার্থে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টির আর কোনো সুযোগ নেই। এমন কিছু করার চেষ্টা করলে জনগণ তা প্রতিহত করবে বলে অর্থমন্ত্রী উল্লেখ করেন। এসময় চেম্বারের সহসভাপতি আনিস এ খান সেক্রেটারি জেনারেল ফারুক আহমেদ সদস্য ব্যারিস্টার নিহাদ কবির কামরান টি রহমান আকতার মতিন চৌধুরী তাবিথ এম আউয়াল প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে এমসিসিআইর ১১০ বছর উদযাপন উপলক্ষ্যে প্রকাশিত একটি বই অর্থমন্ত্রীর হাতে তুলে দেয়া হয়। চেম্বারের পক্ষ থেকে জ্বালানি সংকট ব্যাংকিং সমস্যা শিল্পায়নে ভূমির অভাব বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় নীতিমালার বিষয় তুলে ধরেন। তারা বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বিষয় নিয়ে বেশি সোচ্ছার। কিন্তু সামষ্টিক অর্থনৈতিক বিষয় নিয়ে ততোটা খেয়াল করছে না। চেম্বার নেতারা বিভিন্ন শিল্পকারখানার অব্যবহূত জমি নতুন নতুন শিল্প স্থাপনে বরাদ্দ প্রদানেরও প্রস্তাব করেন। বৈঠকে এমসিসিআইর পক্ষ থেকে ব্যবসার ব্যয় কমানো ব্যাংকের ঋণের সুদের হার ও সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমিয়ে আনা শিল্পখাতে গ্যাস ও বিদ্যুত্ সরবরাহ নিশ্চিত করা কয়লা নীতি প্রণয়ন অবকাঠামো সুযোগসুবিধা বাড়ানো শিল্প স্থাপনে জমির প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় নীতিমালা যুগোপযোগী করা আর্থিক বছর এপ্রিলমার্চ নির্ধারণ ইত্যাদি বিষয়েও সুপারিশ করে এমসিসিআই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6854.csv b/Bangla_fin_news_articles/6854.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..833d1b049df7348251d460a348b1196d59e0e178 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6854.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6854,আবাসন খাতে ঋণসীমা বাড়ল,2015-01-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গাড়ির পর এবার ব্যক্তি পর্যায়ে আবাসন খাতে ঋণ সীমা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে ব্যক্তি পর্যায়ে বাড়ি বা ফ্ল্যাট কিনতে ব্যাংক থেকে এক কোটি ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নেয়া যাবে। আগে এ সীমা ছিল এক কোটি টাকা পর্যন্ত। তবে ঋণ মার্জিন অনুপাত আগের মতোই ৭০৩০ নির্ধারিত থাকবে। এর আগে গত আগস্ট মাসে গাড়ি কেনায় ঋণ সীমা ২০ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪০ লাখ টাকা করা হয়েছিলো। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংকগুলোতে পাঠিয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে আবাসন ও রিয়েল এস্টেট নির্মাণ সামগ্রির দাম বাড়ার ফলে ঋণের পরিমাণ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। অবিলম্বের এ নির্দেশনা কার্যকর হবে। নির্দেশনায় ভোক্তা ঋণের আওতায় এসব ঋণ বিতরণ করতে বলা হয়েছে। ভোক্তা ঋণের পুরোটাই অনুত্পাদনশীল খাতে ব্যয় হওয়ায় এটি বাড়লে মূল্যস্ফীতি বাড়ার আশংকা থাকে। এ কারণে বেশিরভাগ সময়ে এধরনের ঋণ নিরুত্সাহিত করা হয়। তবে সাম্পতিক সময়ে আবাসন খাতের প্লট ও ফ্ল্যাট বিক্রি কমে যাওয়ায় এ খাতের ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন ধরে ঋণসীমা বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আসছেন। এতো দিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না নিলেও ব্যাংকগুলোর কাছে এখন প্রচুর অলস অর্থ পড়ে থাকা ও মূল্যস্ফীতি কিছুটা নিন্মমুখী থাকায় এধরনের সিদ্ধান্ত নিল। নতুন নির্দেশনার ফলে আবাসন খাতের জন্য ব্যক্তি পর্যায়ে বেশি ঋণ নেয়া যাবে। তবে ঋণ মার্জিন অনুপাত আগের মতোই রাখায় নিজের ৩০ টাকার বিপরীতে ব্যাংক থেকে ৭০ টাকা ঋণ নিতে হবে। তবে কোনো অবস্থাতে মোট ঋণ এক কোটি ২০ লাখ টাকার বেশি হবে না। সংশ্লিষ্টরা জানান ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ২০০৪ সালের ভোক্তা ঋণ নীতিমালার আওতায় আবাসন ও গাড়ি কেনায় ঋণ দিয়ে থাকে। ওই নীতিমালায় আবাসন বা রিয়েল এস্টেটে ব্যক্তি পর্যায়ে সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা ঋণ দেয়ার কথা বলা হয়। ব্যাংকগ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে সুদ হার নির্ধারিত হলেও ঋণের সর্বোচ্চ মেয়াদ ঠিক করে দেয়া হয় ৬ বছর। আর ঋণ মার্জিন অনুপাত নির্ধারণ করা হয় ৮০২০। এতে করে আবাসন খাতে ঋণ অনেক বাড়তে থাকে। পরবর্তিতে নীতিমালা সংশোধন করে ২০১০ সালে ঋণ মার্জিন অনুপাত নামিয়ে আনা হয় ৫০৫০। এর পরে ২০১২ সালে আবার ঋণ মার্জিন অনুপাত বাড়িয়ে ৭০৩০ নির্ধারণ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6855.csv b/Bangla_fin_news_articles/6855.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9e47014d2091c4102d3d99c522e0cd81dcee1571 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6855.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6855,বছরের শুরুতে সূচক বৃদ্ধি শেয়ার বাজারে,2015-01-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ার বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে বৃহস্পতিবার ইংরেজি নববর্ষ ২০১৫ সালের প্রথম দিনে সকালে ইতিবাচক অবস্থানের মধ্যদিয়ে শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে। নতুন বছরের প্রথম কার্যদিবসে উদ্বোধনী সেশনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক ৩৯ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্লু চিফ হিসাবে পরিচিত ডিএস৩০ এবং শরীয়াহ ডিএসইএমর সূচকও বৃদ্ধি পেয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ২০১৪ সালের সর্বশেষ সূচক ছিল ৪৮৬৪.৯৬ পয়েন্ট। ডিএস৩০ সূচক ছিল ১৮০৩.০৫ এবং শরীয়াহ ডিএসইএম সূচক ছিল ১১৫০.২২ পয়েন্ট। বাজার বিশ্লেষকরা বলেছেন গত দুদিনে বাজার ছিল ইতিবাচক। দীর্ঘ সময় পর বিনিয়োগকারীরা বাজারে সক্রিয় হয়েছেন। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি নেয়া সর্বশেষ সিদ্ধান্ত বিনিয়োগে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। গত বুধবার বিএসইসি কিছু কোম্পানীর শেয়ার নেটিংএর অনুমোদন দেয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে। এই নেটিং ব্যবস্থায় কোন বিনিয়োগকারী একটি কোম্পানীর শেয়ার বিক্রি করে দেয়ার পর একই দিনে পুনরায় কিনতে পারবেন। তবে শুধুমাত্র এ বি জি এবং এন ক্যাটাগরির শেয়ারে নেটিং করা যাবে। জেড ক্যাটাগরির শেয়ারে নেটিং করা যাবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6856.csv b/Bangla_fin_news_articles/6856.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0d85e1ba3ed0cbf89a8dfd8e10ad2a9c363eda68 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6856.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6856,এপ্রিল থেকে আইপিও আবেদন ব্যাংকে নয়,2015-01-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী এপ্রিল মাস থেকে আর ব্যাংকের মাধ্যমে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও আবেদন জমা দেওয়া যাবে না। শুধু ডিপি তথা ব্রোকারহাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে এ আবেদন জমা দিতে হবে। বুধবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বর্তমানে নির্ধারিত ব্যাংক ও ডিপির যে কোনো এক জায়গায় আইপিওর আবেদন ও টাকা জমা দেওয়া যায়। বিএসইসি জানিয়েছে বুধবারের কমিশন সভায় বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছ। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পাইলট প্রকল্পের মূল্যায়নের ভিত্তিতে এপ্রিলে আইপিও আবেদন জমার নতুন পদ্ধতি বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। জানা গেছে গত ২৮ অক্টোবর হামিদ ফেব্রিকসের আইপিওর মাধ্যমে নতুন প্রক্রিয়ার পাইলট প্রজেক্ট শুরু হয়। সব প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হওয়ায় আগামী এপ্রিল মাস থেকে সিকিউরিটিজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে নতুন প্রক্রিয়ায় আইপিও আবেদন জমা নেওয়া হবে। নতুন পদ্ধতিতে পরীক্ষামূলক কর্মসূচি চালুর জন্য ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই ও বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এ্যাসোসিয়েশন সহ বিএমবিএ সব স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে বৈঠক করেই নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিদ্ধান্ত নিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6857.csv b/Bangla_fin_news_articles/6857.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9315f0a5c0def68c9bd3ab0e7c5f23bdc9bd876e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6857.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6857,বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন,2015-01-01,অনলাইন ডেস্ক,আজ থেকে পর্দা উঠল ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার। বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০তম এই মেলার উদ্বোধন করেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে মাসব্যাপী এ মেলায় বাংলাদেশসহ এবার অংশ নিয়েছে মোট ১৫টি দেশ। ভারত পাকিস্তান চীন মালয়েশিয়া ইরান থাইল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্র তুরস্ক সিঙ্গাপুর অষ্ট্রেলিয়া বৃটেন সংযুক্ত আরব আমিরাত দক্ষিণ কোরিয়া ও জার্মানি অংশগ্রহণ করছে। মোট ২লাখ ৪৬ হাজার বর্গফুট স্পেসের মেলায় প্যাভিলিয়ন থাকছে ৯৭টি মিনি প্যাভিলিয়ন থাকছে ৫৮টি মোট স্টল থাকছে ৩৫১টি রেস্তোরাঁ ১০টি মা ও শিশু পরিচর্যা কেন্দ্র থাকছে ৪টি। এবারের বাণিজ্য মেলায় প্রবেশ মূল্য থাকছে ৩০টাকা এবং অপ্রাপ্ত বয়স্কদের জনপ্রতি ২০টাকা। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে আমব্রেলা স্পট নির্মাণ করা হয়েছে থাকছে আনসার পুলিশ র্যাব ও বিজিবি। বাণিজ্য সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুনের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদসহ ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধন শেষে কয়েকটি প্যাভিলিয়ন ও স্টল পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6858.csv b/Bangla_fin_news_articles/6858.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c7501b703340d616654b615b771eead35500daf8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6858.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6858,এম এ এইচ সিকিউরিটিজ এবং এম পি স্পিনিংকে জরিমানা,2014-12-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,উচ্চ পিই রেশিও সম্পন্ন কোম্পানিতে ঋণ দেয়ায় এম এ এইচ সিকিউরিটিজকে এক লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ ছাড়া ইস্যু অব ক্যাপিটাল রুলস২০০১এর আওতায় মূলধন উত্তোলনের অনুমতি পেয়ে বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডার ব্যতীত বহিরাগত শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে শেয়ার বণ্টন করায় এম পি স্পিনিং মিলস লিমিটেডকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বিএসইসি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। বিএসইসি জানিয়েছে নগদ হিসাবে মার্জিন ঋণ সুবিধা দেয়ায় ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডকে কমিশন দুই লাখ টাকা জরিমানা করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6859.csv b/Bangla_fin_news_articles/6859.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1d91e58bf0a2520c2a649b7ec521cbdd8e556fa0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6859.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6859,সামিট পাওয়ারের মূলধন বৃদ্ধির প্রস্তাব অনুমোদন,2014-12-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সামিট পাওয়ার লিমিটেডের মূলধন বৃদ্ধির প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। বিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিটি সামিট মেঘনাঘাট পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের ২০ কোটি ৩৯ লাখ ৭১ হাজার ৫০০টি সাধারণ শেয়ার প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যে ২০৩ কোটি ৯৭ লাখ ১৫ হাজার টাকা সামিট ইন্ডাস্ট্রিয়াল এবং মার্কেন্টাইল কর্পোরেশন লিমিটেডের মালিকানায় থাকা এক্যুইজেশনের মাধ্যমে সামিট মেঘনাঘাট পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের ১ দশমিক ৯১ শেয়ারের জন্য সামিট পাওয়ারের ১টি শেয়ার বিনিময় ১০৬ কোটি ৭৯ লাখ ১৩ হাজার ৬১০ টাকার সমপরিমাণ মূলধন উত্তোলন করবে। আর সামিট পাওয়ার লিমিটেড কর্তৃক ইস্যুকৃত ১০ কোটি ৬৭ লাখ ৯১ হাজার ৩৬১টি সাধারণ শেয়ার তিন বছরের জন্য লকইন থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6860.csv b/Bangla_fin_news_articles/6860.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f634e215a1ebd7b08725421ec3bf0196e7dd2603 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6860.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6860,শেয়ার লেনদেনে নেটিং সুবিধা অনুমোদন,2014-12-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে লেনদেন বাড়াতে নেটিং সুবিধা লেনদেনে সমন্বয় অনুমোদন করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। ৫৩৪তম কমিশন সভায় নেটিং সুবিধা অনুমোদন দেয়া হয়েছে। জানা গেছে স্টেকহোল্ডারদের দাবির প্রেক্ষিতে একই দিনে একই কোম্পানির শেয়ারে লেনদেন সুবিধার প্রস্তাব দেয় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই কর্তৃপক্ষ। একই প্রস্তাব করে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই বিএসইসিতে লিখিত প্রস্তাব জমা দিয়েছে। দুই স্টক এক্সচেঞ্জের আবেদনের প্রেক্ষিতে নেটিং সুবিধা অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। লেনদেনে নেটিং সুবিধা দেয়ার ফলে বিনিয়োগকারীরা একই দিনে একই কোম্পানির শেয়ার একবার বিক্রি করে আবার কিনতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্রে শেয়ার ও অর্থ দুটোই ম্যাচিউরড থাকতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6861.csv b/Bangla_fin_news_articles/6861.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1b9c76018129146405f2ac9526adbe4032d95e15 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6861.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6861,এক বছরে বিও হিসাব বেড়েছে সাড়ে তিন লাখ,2014-12-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিগত এক বছরে পুঁজিবাজারে শেয়ার লেনদেন করার জন্য বেনিফিয়ারি ওনার্স বিও একাউন্টের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় সাড়ে তিন লাখ। এর মধ্যে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের সংখ্যাই বেশি। সেন্ট্রাল ডিপোজেটরি অব বাংলাদেশ লিমিটেড সিডিবিএল সূত্রে জানা গেছে চলতি বছর শেষে বেনিফিশিয়ারি ওনার্স বিও হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩১ লাখ ৩৬ হাজার ৫২টি। আর ২০১৩ সালের ৩০ ডিসেম্বর বিও একাউন্টের সংখ্যা ছিল ২৭ লাখ ৯৫ হাজার ৩৭৭টি। অর্থাত্ এক বছর শেষে বিও একাউন্টের সংখ্যা বেড়েছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬৭৫টি। জানা গেছে বর্তমান বিও হিসাবের মধ্যে পুরুষদের বিও হিসাবের সংখ্যা ২২ লাখ ৯০ হাজার ২৩২টি এবং নারীদের বিও হিসাবের সংখ্যা ৮ লাখ ৩৫ হাজার ৪৮৮টি। এ ছাড়া কোম্পানির বিও হিসাব রয়েছে ১০ হাজার ৩৩২টি। তথ্যে দেখা গেছে মোট বিও হিসাবের মধ্যে ২৯ লাখ ৭৬ হাজার ৪৮০টি স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের এবং ১ লাখ ৪৯ হাজার ২৪০টি প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের। শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন ধীরে ধীরে বাজারে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও সংখ্যা বাড়ছে। তাই আইপিও আবেদনে অংশগ্রহণ করতে বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব খোলার প্রবণতা বেড়েছে। এ জন্যই গেল বছরে বিও হিসাব খোলার সংখ্যা বাড়ছে। এ ছাড়া নতুন কোম্পানির আইওপিওকে কেন্দ্র করে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত বিও হিসাবের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেশি বেড়েছে। এ সময়ে প্রায় দেড় লাখ বিও বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6862.csv b/Bangla_fin_news_articles/6862.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..49c6b7e0073ebeda2d1c0314a4e42165a310ca98 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6862.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6862,২০১৪ সালে পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ৮৫ শতাংশ,2014-12-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা বলেছেন ২০১৪ সালে ডিএসইতে বিদেশি বিনিয়োগ হয়েছে ৬ হাজার ২০৫ কোটি টাকা। যা আগের বছর ছিল ৩ হাজার ৩৬২ কোটি টাকা। অর্থাত্ এ বছর ডিএসইতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ৮৫ শতাংশ। বাজারের দিকে আকৃষ্ট হয়েই বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আসছেন। বুধবার ডিএসই কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। ২০১৪ সালে ডিএসইর কার্যক্রম মূল্যায়নে এ সম্মেলন আয়োজন করা হয়। এতে ডিএসইর চিফ রেগুলেটরি অফিসার একে জিয়াউল হাসান ও মার্কেটিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক সামিউল ইসলামসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ড. স্বপন কুমার বালা বলেন ২০১৪ সালে ডিমিউচুয়ালাইজেশন ও স্বয়ংক্রিয় লেনদেন চালু হওয়া ডিএসইর অনেক বড় সংস্কারমূলক কাজ। ডিমিউচুয়ালাইজেশন হয়ে গেলেও এখনো কৌশলগত বিনিয়োগকারী নির্ধারণ ও শেয়ার দেয়া হয়নি। এ বিষয়ে কাজ করার পরিকল্পনা রয়েছে। আর স্বয়ংক্রিয় লেনদেন চালু করা হলেও বিনিয়োগকারীরা এখনো এর পুরো সুবিধা পাচ্ছেন না। তবে এ সফটওয়্যারে কোনো কারগরি ত্রুটি ধরা পড়েনি। তাই স্বয়ংক্রিয় লেনদেনের আরো সুবিধা যেন বিনিয়োগকারীরা পান তা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। খুব শিগগির বিনিয়োগকারীরা সরাসরি ট্রেড করতে পারবেন। এ ছাড়া বাজারে নতুন নতুন পণ্য আনার ব্যাপারে কাজ করা হচ্ছে। ডিএসইর এমডি আরও বলেন ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেটের ওটিসি উন্নয়নে ডিএসই কাজ করবে। এ জন্য সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি সিস্টেম সিডিএস প্রতিষ্ঠা করা হবে। এ ছাড়া বাজারে ভালো ও মৌল ভিত্তি সম্পন্ন কোম্পানি আসার ব্যাপারে ডিএসই পরিকল্পিতভাবে কাজ করবে। এ বছর ২০টি কোম্পানি প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও মাধ্যমে মূলধন তোলার অনুমোদন পেয়েছে। এরই মধ্যে ১৭টি কোম্পানি লিস্টিংয়ের মাধ্যমে ১ হাজার ৩১৪ কোটি টাকা উত্তোলন করেছে। ২০১৪ সালে বাজার পরিস্থিতি সম্পর্কে ড. স্বপন কুমার বালা বলেন ২০১৩ সালের তুলনায় ২০১৪ সালে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ৬১ হাজার কোটি টাকা। জিডিপির অনুপাতে ডিএসইর বাজার মূলধন ২৪ শতাংশ। এ সময়ে ব্রড ইনডেক্স বেড়েছে ১৪ শতাংশ। এ ছাড়া শরিয়াহ ইনডেক্স বেড়েছে ২২ শতাংশ। সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও ১৭ দশমিক ১৭ থেকে বেড়ে ১৭ দশমিক ৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। হাওলা ও লাগা চার্জ বিষয়ে ড. স্বপন কুমার বালা বলেন হাওলা ও লাগা চার্জ বিষয়ে এখনো স্টেকহোল্ডারদের কিছু দাবি রয়েছে। এ ছাড়া এ চার্জ নির্ধারণে ডিএসইর সাথে সিএসইর কিছুটা অসামঞ্জস্য রয়েছে। এ বিষয়ে বিনিয়োগকারীসহ সব দিক চিন্তা করেই ডিএসই কাজ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6863.csv b/Bangla_fin_news_articles/6863.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..73605e3a792844ed81f8ede2f2d61d4ddb078577 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6863.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6863,ব্যাংক হলিডে লেনদেন বন্ধ থাকবে বুধবার,2014-12-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংক হলিডে উপলক্ষে বছরের শেষ দিন বুধবার ব্যাংকের সব ধরনের লেনদেন বন্ধ থাকবে। তবে এ দিন বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সব ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও শাখা খোলা রাখা হবে। সংশ্লিষ্টরা জানান ৩১ ডিসেম্বর ব্যাংকগুলো বার্ষিক আর্থিক হিসাব শেষ করে। এই দিন বিভিন্ন শাখা থেকে পাঠানো হিসাব একত্রিত করে বার্ষিক আর্থিক হিসাব বিবরণী বা ব্যালান্স শিট প্রস্তুত করা হয়। হিসাব মেলাতে ব্যস্ত কর্মকর্তারা কোনো ধরনের লেনদেন করেন না। প্রতিবছরের ৩১ ডিসেম্বর এবং ১ জুলাই ব্যাংকগুলো ব্যাংক হলিডে পালন করে। ৩০ জুন অর্ধবার্ষিক ব্যালেন্স শিট প্রস্তুতে পর ১ জুলাই আর লেনদেন করা হয় না। তবে ৩১ ডিসেম্বর সব শাখা খোলা রাখা হলেও ১ জুলাই বেশির ভাগ শাখা বন্ধ থাকে। সে দিন শুধু যেসব শাখার হিসাব শেষ হয় না সেসব শাখা এবং আঞ্চলিক ও প্রধান কার্যালয় খোলা থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6864.csv b/Bangla_fin_news_articles/6864.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f9ff22ed861f63e7d88aed3769666040fb96c8a9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6864.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6864,ইসলামী ব্যাংকের পর্যবেক্ষক পরিবর্তন,2014-12-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের পর্যবেক্ষক পরিবর্তন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা পরিদর্শন বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. ইস্কান্দার মিয়াকে নতুন পর্যবেক্ষক করা হয়েছে। এ ব্যাংকের পর্যবেক্ষক ছিলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা অপারেশন বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. শফিকুল ইসলাম। এ বিষয়ে ইসলামী ব্যাংককে অবহিত করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে মো. ইস্কান্দার মিয়া নিয়মিত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ নির্বাহী কমিটি ও অডিট কমিটির প্রতিটি সভায় উপস্থিত থেকে আলোচ্য বিষয়ের ওপর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষে মতামত ও বক্তব্য পেশ করবেন। তার দায়িত্ব পালনের সুবিধার্থে সভা অনুষ্ঠানের অন্তত তিন দিন আগে সভার আলোচ্য সূচি ও স্মারকসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ইস্কান্দার মিয়ার কাছে পাঠানোর জন্য ব্যাংককে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সাধারণত কোনো ব্যাংকের আর্থিক অবস্থার অবনতি হলে বা পরিচালনা পর্ষদে দ্বন্দ্ব থাকলে সে ব্যাংকে পর্যবেক্ষক নিয়োগ দেয়া হয়। তবে ইসলামী ব্যাংকে সে ধরনের কোনো সমস্যা না থাকলেও ওই ব্যাংকের বিরুদ্ধে জঙ্গি অর্থায়নের অভিযোগ ওঠালে ২০১০ সাল থেকে পর্যবেক্ষক নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6865.csv b/Bangla_fin_news_articles/6865.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1d96fba40a1212bbd7efdaf84675f791e6b329cd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6865.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6865,প্রথম ৫ মাসে রাজস্ব ঘাটতি ১৪৩৮ কোটি টাকা,2014-12-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত প্রথম পাঁচ মাসে ৪৯ হাজার ২০৪ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৪৭ হাজার ৭৬৬ কোটি টাকা। অর্থাত্ লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রাজস্ব আদায় কমেছে ১ হাজার ৪৩৮ কোটি টাকা। অবশ্য গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় আদায় বেড়েছে ১৩ দশমিক ৯১ শতাংশ হারে। যদিও চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে প্রায় ২৪ শতাংশ। রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন বিরাজমান রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতা অব্যাহত থাকলে রাজস্ব আদায়ে গতি বাড়বে না। ফলে চলতি অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব না হওয়ার আশংকা রয়েছে। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা অজিজুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন এ বছর রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা রয়েছে। স্বাধীনতার পর কোনো বছরই রাজস্ব আদায় ২৪ শতাংশ হারে বাড়েনি। বাস্তবতা বিবেচনায় এবারও তা অর্জনের সম্ভাবনা ক্ষীণ। অবশ্য সম্প্রতি এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন বলেছেন রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে। গত বাজেটে অর্থমন্ত্রী চলতি অর্থবছরে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছেন ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। আর গত অর্থবছরে রাজস্ব আদায় হয়েছে ১ লাখ ২০ হাজার ৩০০ কোটি টাকার কিছু বেশি। গত পাঁচ মাসের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা গেছে ওই সময়ে শুল্ক ও আয়কর আদায়ে প্রাথমিক লক্ষ্য অর্জন হলেও মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট আদায়ে ১ হাজার ৯৫৭ কোটি টাকা কম আদায় হয়েছে। এনবিআর কর্মকর্তারা বলছেন সাম্প্রতিক সময়ে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গতি কমে গেছে। এর নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে মানুষের ভোগ ব্যয়ে। অন্য দিকে মোবাইল ফোন অপারেটর সিগারেট কোম্পানিসহ ভ্যাটের বড় খাত থেকেও কাঙ্খিত পরিমাণে ভ্যাট আসছে না। এনবিআরের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বাকি ৭ মাসে রাজস্ব আদায় করতে হবে ১ লাখ কোটি টাকারও বেশি বা ৬৮ শতাংশ আদায় করতে হবে। আর ৫ মাসে আদায় হয়েছে মোট রাজস্বের প্রায় ৩২ শতাংশ। পরিসংখ্যান অনুযায়ী ভ্যাট আদায় বেড়েছে প্রায় ১৬ শতাংশ। অন্যদিকে শুল্ক ও আয়কর আদায় বেড়েছে যথাক্রমে সোয়া ১১ শতাংশ ও সাড়ে ১৩ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6866.csv b/Bangla_fin_news_articles/6866.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..af8aa8ba51de34091ce828d6636da4d61f430706 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6866.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6866,নৈরাজ্য দমনে কঠোর হতে আহ্বান এফবিসিসিআইয়ের,2014-12-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হরতালের নামে কোনো ধরনের নৈরাজ্য ও সহিংসতাপূর্ণ কর্মকাণ্ড কঠোরহারে দমনের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। সেই সঙ্গে রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি ব্যবসায়ীরা ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করবে বলে আবারো স্মরণ করিয়ে দেয়া হয়। যুদ্ধাপরাধের দায়ে জামায়াতের নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের বিরুদ্ধে দেয়া রায়ের প্রতিবাদে বুধবার ও বৃহস্পতিবার দলটি হরতাল ডেকেছে। ওই হরতাল প্রত্যাহারে বরাবরের মতো মঙ্গলবারও আহ্বান জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের এ শীর্ষ সংগঠন। এ ছাড়া হরতালে উদ্বেগ জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ আইবিএফবি ও বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স একাডেমি বিআইএ। দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বর্তমানে স্থিতিশীল উল্লেখ করে এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে বলা হয় হরতালে সাধারণ নাগরিক জীবনের পাশাপাশি উত্পাদন ব্যবস্থা পণ্য সরবরাহসহ দৈনন্দিন কার্যক্রম ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বাণিজ্যিক কার্যক্রম ভীষণভাবে বিঘ্নিত হবে এবং তা সামগ্রিকভাবে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। ইতিমধ্যে গত সোমবারের হরতালের ক্ষতির বিষয়টি উল্লেখ করে হরতাল সমর্থকদের ছোড়া ইটের আঘাতে একজন স্কুল শিক্ষিকার মর্মান্তিক মৃত্যুর বিষয়টিও স্মরণ করিয়ে দেয় এফবিসিসিআই। সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয় বিচারিক রায়কে কেন্দ্র করে হরতাল আহ্বান কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী সংক্ষুদ্ধ ব্যক্তির উচ্চ আদালতে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। রাজনৈতিক সমস্যা হরতালে সমাধান সম্ভব নয় পৃথক বিবৃতিতে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয় রাজনৈতিক সমস্যা হরতালের মাধ্যমে সমাধান সম্ভব নয়। হরতালের ন্যায় এ ধ্বংসাত্বক কর্মসূচি অর্থনীতির জন্য অশনি সংকেত। সাম্প্র্রতিক বিভিন্ন কর্মসূচি ও পরস্পরের প্রতি নানা ধরনের মন্তব্য উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। এ অস্থিতিশীলতা অব্যাহত থাকলে তা অতীতের ন্যায় ব্যবসাবাণিজ্যকে ধ্বংসের মুখে ফেলবে বলেও আশংকা প্রকাশ করা হয়। বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের উদ্বেগ বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের বিআইএ সভাপতি শেখ কবির হোসেন হরতালে উদ্বেগ জানিয়ে এক বিবৃতিতে বলেন ২০১৪ সালে বিমা শিল্পসহ দেশের অর্থনীতির সাথে সম্পর্কিত অধিকাংশ সেক্টরেই আশানুরূপ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আমদানি ও রপ্তানি বেড়েছে। ব্যবসায়ীরা একটু ঘুরে দাড়ানোর চেষ্টা করছে। বর্তমানে দেশে গণতন্ত্র সুপ্রতিষ্ঠিত এবং জনগণ স্বস্তিতে আছে। হরতাল হলে দেশে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এ ছাড়া কারণে অকারণে হরতাল দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীদের ব্যাপকভাবে নিরুত্সাহিত করেছে। এ অবস্থায় হরতালের বিকল্প অন্য কর্মসূচি গ্রহণে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6867.csv b/Bangla_fin_news_articles/6867.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e97be176677d273381aa59d170e5be2f99799299 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6867.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6867,ডিএসইর সূচক ও লেনদেনে গতি ফিরেছে,2014-12-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দীর্ঘদিন পর শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। লেনদেন বাড়লেও এখনো কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছতে পারেনি। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে আড়াই শ কোটি টাকার কিছুটা বেশি। অথচ ডিএসই কর্তৃপক্ষ মনে করছে সব সময়ই বাজারে লেনদেন হওয়া উচিত পাঁচ শ কোটি টাকার বেশি। এর কম হলে বিনিয়োগকারীদের আস্থায় নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এ দিকে মঙ্গলবার বাজারে দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে মিউচুয়াল ফান্ডগুলো কিছুটা এগিয়ে এসেছে। দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশ কোম্পানির চারটিই ছিল মিউচুয়াল ফান্ড।এ ছাড়া বেশির ভাগ মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর বেড়েছে। ব্যাংকিং খাতেরও বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫০ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮৬৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৬৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭৫ কোটি ৮২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২১৪টির কমেছে ৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৯৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬২ কোটি ১৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৭টির কমেছে ৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6868.csv b/Bangla_fin_news_articles/6868.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4cf6af1e786e13a91531df5357148b519f57d9e5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6868.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6868,কেয়া ও প্রোগ্রেসিভ ‘জেড’ মেট্রো ‘বি’ ক্যাটাগরিতে,2014-12-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সময়মতো বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম না করায় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কেয়া কসমেটিক ও প্রোগ্রেসিভ লাইফ ইন্সুরেন্সকে এ থেকে জেড ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জেড ক্যাটাগরিতে চলে আসায় এ দুই কোম্পানির শেয়ার কেনার বিপরীতে ট্রেকহোল্ডারদের মার্জিন লোন না দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে ডিএসই। এ ছাড়া ১০ শতাংশের কম লভ্যাংশ দেয়ায় মেট্রো স্পিনিং এ থেকে বি ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6869.csv b/Bangla_fin_news_articles/6869.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..729ee630d3479b59d7320e9f6e693914857cb429 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6869.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6869,পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকবে বুধবার,2014-12-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের সব পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকবে বুধবার। ব্যাংক হলিডের কারণে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ডিএসই ও সিএসই কর্তৃপক্ষ। জানা গেছে ৩০ ডিসেম্বর লেনদেন শেষ হওয়ার পর ব্যাংকগুলো তাদের হিসাব মেলাতে শুরু করে যা শেষ হতে পরদিনও সময় লেগে যায়। এ কারণে ৩১ ডিসেম্বর ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকে। আর ব্যাংকের লেনদেন বন্ধ থাকায় এ দিন পুঁজিবাজারও বন্ধ রাখা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6870.csv b/Bangla_fin_news_articles/6870.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..87520902f597b61f0c0495d1fa4d91f5fa58da60 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6870.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6870,সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমানো হবে পরিকল্পনামন্ত্রী,2014-12-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার কমানো হবে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। মঙ্গলবার রাজধানীর মতিঝিলে ন্যাশনাল ক্রেডিট অ্যান্ড কমার্স এনসিসি ব্যাংকের নবনির্মিত বাইশ তলা ভবন উদ্বোধন ও লোগো উন্মোচন অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন বাইরের দেশে কোথায় সঞ্চয়পত্র নেই। আমাদের দেশে সঞ্চয়পত্র কোথা থেকে এসেছে আমি জানি না। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ আর বালিশের নিচে টাকা রাখা একই কথা অনুত্পাদনশীল। প্রধানমন্ত্রী আমাকে আশ্বস্ত করেছেন সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার নিয়ে তিনি কাজ করবেন। মূলত ব্যাংক ঋণের সুদহার কমানোর বিষয়ে ব্যাংক মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস বিএবিএর সভাপতি ও এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের এক প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে সঞ্চয়পত্রের সুদহার কমানোর কথা বলেন পরিকল্পনামন্ত্রী। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন বিদেশের ব্যাংকে টাকা রাখতে হলে উল্টো গ্রাহককে টাকা ব্যয় করতে হয়। কিন্তু আমাদের দেশে ব্যাংকে টাকা রাখলে ১২১৪ শতাংশ সুদ দিতে হয়। তাহলে ব্যাংকগুলো কী ভাবে ১৪১৫ শতাংশে ঋণ দেবে এ সময় তিনি সুদের হার কমানোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছের ব্যাংকগুলোর নগদ জমার অনুপাত সিআরআর কমানোর প্রস্তাব করেন পরিকল্পনামন্ত্রী। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর চৌধুরী বলেন দেশের ব্যাংকগুলো এখন আধুনিক ও সুরম্য ভবনের অধিকারী হতে পারছে। এ সময় তিনি এনসিসি ব্যাংককে চকচকে তকতকে ভবনের মতো ব্যাংক সেবাকেও পরিবেশ ও ব্যবসাবান্ধব করার পরামর্শ দেন। নজরুল ইসলাম মজুমদার বলেন দেশে এখন অনেকগুলো ব্যাংক হয়েছে। ব্যাংক যত বেশি হবে প্রতিযোগিতা তত বেশি হবে। প্রতিযোগিতা যত বেশি হবে অর্থনীতি তত গতিশীল হবে শক্তিশালী হবে। এনসিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নূরুন নেওয়াজ সেলিমের সভাপতিত্ত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি ও স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যান কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ এনসিসি ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান এএসএম মাইনুদ্দিন মোনেম ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম হাফিজ আহমদ প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6871.csv b/Bangla_fin_news_articles/6871.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0439bdb79189a402ec81726c4f1a34c2d8fcc3fd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6871.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6871,জাপানে দেড় কোটি টাকার কুমিরের চামড়া রপ্তানি,2014-12-30,কামরুজ্জামান মানিক ভালুকা ময়মনসিংহ সংবাদদাতা,ভালুকা উপজেলার হাতীবেড় গ্রামে বাণিজ্যিকভাবে গড়ে ওঠা রেপটাইলস ফার্ম লিমিটেড থেকে এ বছর প্রায় দেড় কোটি টাকা মূল্যের কুমিরের চামড়া রপ্তানি করা হয়েছে জাপানের ফরিউচি ট্রেডিং নামে একটি কোম্পানিতে। ফার্মের চিফ এক্সিকিউটিভ রাজীব সোম জানান ৪৩০টি কুমিরের চামড়া থেকে প্রায় দেড় কোটি টাকা আয় করা সম্ভব হয়েছে। তার মতে চামড়া আমদানিকারক জাপানের প্রতিষ্ঠানটি প্রতি বছর এ ফার্ম থেকে চামড়া আমদানির বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছে। রাজীব সোম স্থানীয় সংবাদকর্মীদের কাছে প্রকল্পের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বলেন কুমিরের চামড়া এ দেশ থেকে প্রথম রপ্তানির জন্য বিভিন্ন প্রকার অফিসিয়াল প্রসেস করতে গিয়ে একটু বেগ পেতে হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোর পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিল না। এখন থেকে এটি সহজ হবে। রাজীব সোম জানান তারা বিভিন্ন সময় স্কিন যাচাই করে আমাদেরকে কিছু টার্গেট দিয়ে যায়। সে অনুযায়ী ৬০ থেকে ৭০ ভাগ এ গ্রেডের চামড়া আমাদের রপ্তানির টার্গেট রয়েছে। এ বছর হয়তো ১৫২০ শতাংশ এ গ্রেড পেতে পারে। মূল্যের ক্ষেত্রে গ্রেডিং প্রধান বিষয়। আমরা আগামী ২৩ বছরের মধ্যে চেষ্টা করব এ গ্রেডকে সুপার গ্রেড বি সি ডি গ্রেডের চামড়াগুলোকে এ গ্রেডে নিয়ে আসতে। তিনি জানান সাধারণত ছোট ফার্মগুলো থাইল্যান্ডসহ আশপাশের দেশগুলোতে রপ্তানি করতে পারলেও জাপানে চামড়া রপ্তানি চ্যালেঞ্জিং বিষয়। কারণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে উন্নত বাজার এটি। অস্ট্রেলিয়া কিংবা ফ্রান্সের বাজার দখল করতে চাইলেও এক ধাপে উন্নীত হওয়া সম্ভব নয়। আমরা এশিয়ার সর্বোচ্চ বাজারে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছি। এ বছর কুমিরের মাংস ড্রাইভিট হিসেবে বিক্রি করা হবে। আগামীতে তা বিদেশে এক্সপোর্ট করতে পারবো। কুমিরের হার ও মাংস দুটোই রপ্তানির চেষ্টা হবে। তিনি বলেন এ বছরই বাংলাদেশ প্রথম কুমিরের চামড়া রপ্তানিকারক দেশের তালিকায় নাম লেখালো। ভালুকার উথুরা ইউনিয়নের হাতীবেড় গ্রামে ২০০৪ সালে ৭৫টি কুমির নিয়ে প্রকল্পের যাত্রা শুরু করেছিল রেপটাইলস ফার্ম লিমিটেড। ২০১০ সালে জার্মানিতে গবেষণার জন্য ৬৭টি কুমির রপ্তানি করা হয়। যা ওই সময়ের জন্য বাংলাদেশ থেকে প্রথম রপ্তানিকৃত কুমির। বাংলাদেশে আবহাওয়া কুমির চাষের জন্য যেমন উপযোগী তেমনি বিদেশেও রয়েছে কুমিরের প্রচুর চাহিদা। দুবিষয়কে সমন্বয় করলে খুব সহজেই অনুমেয় বাংলাদেশ রপ্তানিকারক দেশের তালিকায় কুমির নিয়েও এগুতে পারে। কারিগরি সহায়তা ও অবকাঠামোগত সুবিধা পেলে বাংলাদেশের কুমির মালয়েশিয়া জাপান জার্মানিসহ কয়েকটি উন্নত দেশের বাজার দখল করতে সক্ষম হবে। ২০০৪ সালে প্রকল্পের যাত্রা শুরু করে ২০১০ সালেই প্রথম রপ্তানিকারক দেশের তালিকায় নাম লেখায় বাংলাদেশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6872.csv b/Bangla_fin_news_articles/6872.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..debf742828091d7ce7de88f4f0c6c87e75339f7f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6872.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6872,ডিএসইতে লেনদেন দুইশ কোটি টাকার কম,2014-12-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বাড়লেও লেনদেনের পরিমাণ এখনও অনেক কম। সোমবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৮৯ কোটি টাকা। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের শেয়ার। আর দর বৃদ্ধিতে এগিয়ে ছিল ডেসকো ও মবিল যমুনা। দাম বৃদ্ধির ক্ষেত্রে জ্বালানি ও ওষুধ খাত। এছাড়া ব্যাংকিং খাতেও দর বৃদ্ধির ইতিবাচক প্রবণতা দেখা গেছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৮০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৮৯ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩২ কোটি ৮৩ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৫টির কমেছে ৯৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫২ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৭৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১২৫ কোটি ২০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৪টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৬টির কমেছে ৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে সমপ্রতি প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন পাওয়া জাহিন স্পিনিংয়ের আবেদন গ্রহণের সময় একদিন বেড়েছে। আগামী ৪ জানুয়ারি ঈদইমিলাদুন্নবীর কারণে সরকারী ছুটি থাকবে। এদিন ব্যাংক ও পুঁজিবাজার বন্ধ থাকবে। তাই সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ৫ জানুয়ারিতেও আবেদন জমা দিতে পারবেন। জানা গেছে গত রবিবার থেকে কোম্পানির আইপিও আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা আগামী ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত আবেদন জমা দিতে পারবে। কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে ১ কোটি ২০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ১২ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে কোম্পানিটি শেয়ার ইস্যু করবে। ২০১৪ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থ বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী জাহিন স্পিনিংয়ের প্রতি শেয়ারে আয় ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১ পয়সা। নেট এসেট ভ্যালু এনএভি হয়েছে ১২ টাকা ৬৯ পয়সা। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের স্টান্ডার্ড ব্যাংক কর্পোরেট অফিসের জন্য ১৯ কাঠা জমি ক্রয় করেছে। জমির রেজিস্ট্রেশন ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। রাজধানীর গুলশানে এ জমি ক্রয় করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6873.csv b/Bangla_fin_news_articles/6873.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..36dd87f9c9fa38fa7e0f482621d1d343e7951f1e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6873.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6873,ব্যাপকভাবে কমতে পারে স্বর্ণের দাম,2014-12-29,অনলাইন ডেস্ক,গত দুই বছরে কয়েক ধাপে কমেছে স্বর্ণের দাম। তবে এবার দুইএক হাজার নয় ভরিতে ১২ হাজার টাকা করে কমতে পারে। মার্কিন সংস্থা কিটকো গোল্ড সার্ভের এক জরিপে স্বর্ণের দাম কমার এই পূর্বাভাস দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ২০১৫ সালে আউন্স প্রতি ১ আউন্স ২.৪৩০৫ ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ডলারে নেমে আসতে পারে। এই হিসাবে ভরিপ্রতি স্বর্ণের দাম পড়তে পারে মাত্র ৩২ হাজার ৭৫ টাকা ডলার ও টাকার বর্তমান বিনিময় হারে যা বর্তমান দামের চেয়ে প্রায় ১২ হাজার টাকা কম। বর্তমানে দেশের বাজারে প্রতি ভরি ভালো মানের স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে ৪৪ হাজার টাকা দরে। বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন আগামী বছর আন্তর্জাতিক মুদ্রাবাজারে মার্কিন ডলার শক্তিশালী হতে পারে। আর সে কারণে স্বণের্র দাম আরো পড়ে যেতে পারে। তেমনটি হলে বাংলাদেশেও সোনার দাম ব্যাপকভাবে কমতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6874.csv b/Bangla_fin_news_articles/6874.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..452b70fee4a3d842aae47aac809368629778c9f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6874.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6874,জ্বালানি সহযোগিতায় ঢাকাদিল্লী আলোচনা হবে মুহিত,2014-12-29,অনলাইন ডেস্ক,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন ভারতের সঙ্গে জ্বালানি সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করতে বাংলাদেশ আগ্রহী। জ্বালানি খাত সড়ক এবং অবকাঠামো উন্নয়ন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশ ও ভারত পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে এ বিষয়ে দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় বসতে অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল বলেন বাংলাদেশ সরকার ইতোমধ্যে ভারতের সাথে উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা করেছে। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে দুদেশ পর্যায়ে আরো আলোচনা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অর্থমন্ত্রী রবিবার রাতে কলকাতায় বেঙ্গল চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজে এক আলোচন সভায় একথা বলেছেন। তিনি বলেন ভারতে নতুন সরকার গঠিত হবার পর কিছু বিষয়ে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার প্রয়োজন। এর মধ্যে জ্বালানি সহযোগিতার বিষয়টিও রয়েছে। জ্বালানী সহযোগিতার পাশাপাশি নৌপথ ও স্থল পথ ব্যবহার করার বিষয় নিয়েও আলোচনা হবে। মুহিত বলেন গত অক্টোবর মাসে ওয়াশিংটনে আমরা ভারত সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগ করেছি। আমরা তাদেরকে বোঝাতে চেষ্টা করেছি প্রকৃত ঘটনাটি কি এবং পূর্বে কি ছিল। এখন আমরা দ্বিপক্ষীয় পর্যায়ে আলোচনা করব। এরমধ্যে অন্যতম হলো জ্বালানি সহযোগিতার বিষয়টি। এই বিষয়টির সঙ্গে শুধুমাত্র বাংলাদেশ ও ভারত সম্পৃক্ত নয়। ভুটান ও নেপালও জড়িত। বাংলাদেশ বর্তমানে ভারত থেকে ৫শ মেঘাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করছে এবং প্রবৃদ্ধির হার স্থিতিশীল রাখতে আরো বিদ্যুৎ আমদানি করতে চায়। অর্থমন্ত্রী নিম্ন মানের সড়ক ও বন্দরে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন উভয় দেশের জন্য এর উন্নয়ন খুবই প্রয়োজন। খবর বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6875.csv b/Bangla_fin_news_articles/6875.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6ad40c3bcda4954cb40c4739ada3881a5c20524e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6875.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6875,রিহ্যাব মেলায় ৪০০ কোটি টাকার ফ্ল্যাটপ্লট বিক্রয়,2014-12-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিপুল দর্শক ও ক্রেতা সমাগমের মধ্য দিয়ে রবিবার শেষ হলো পাঁচ দিনের রিহ্যাব ফেয়ার। অতীতের বছরগুলোর তুলনায় এবার ক্রেতাদর্শনার্থী বেশি থাকায় অংশগ্রহণকারী আবাসন খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে। রিয়েল এস্টেট এন্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশনের রিহ্যাব প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী এবারের মেলায় ৩৭৪টি ফ্ল্যাট এবং ৪১২টি প্লট বিক্রি হয়েছে। যার মূল্য আনুমানিক ৩৯৭ কোটি টাকা। পাশাপাশি ক্রেতাদের কাছ থেকে ৫২১ কোটি টাকার ফ্ল্যাট প্লট এবং কমার্শিয়াল স্পেস কেনার প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে। আয়োজকরা বলছেন ফ্ল্যাটপ্লট বিক্রি ও বিক্রির প্রতিশ্রুতির এ হিসাব প্রমাণ করছে আবাসন খাত আবার ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। উল্লেখ্য রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এ মেলায় ১৫২টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6876.csv b/Bangla_fin_news_articles/6876.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..924dd940b1d72d162df098b2cfc64801ad42c5c5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6876.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6876,ডিএসইর লেনদেন দেড় শ কোটি টাকায়,2014-12-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই স্বয়ংক্রিয় লেনদেন চালু করার পর লেনদেনের পরিমাণ কমে যায়। এরপর ধীরে ধীরে বাড়তে থাকলেও গত চার কর্মদিবস ধরে ফের কমতে শুরু করেছে লেনদেন। রবিবার ডিএসইর লেনদেন দেড় শ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। যা আগের কার্যদিবসের তুলনায় প্রায় সাড়ে ১৮ শতাংশ কম। এদিকে বাজারে শেয়ার দরে নিম্নমুখী প্রবণতা থাকলেও লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় দেড় শতাংশ। এ ছাড়া মবিল যমুনা এবং স্কয়ারফার্মারও দাম বেড়েছে। দাম বাড়ার শীর্ষ দশ কোম্পানির মধ্যে চারটিই ছিল মিউচুয়াল ফান্ড। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২২ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮০১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৭৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৫৬ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩৫ কোটি ১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৯টির কমেছে ২১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৯ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৭৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪২টির কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে জমি ও ভবন পুনর্মূল্যায়ন অনুমোদন করেছে সিটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। পুনর্মূল্যায়নের পর জমির মূল্য বেড়েছে ৭ কোটি ৭৮ লাখ ৯০ হাজার টাকা। পুনর্মূল্যায়নের আগে জমির মূল্য ছিল ৩৪ কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। পরে জমির দাম দাঁড়িয়েছে ৪২ কোটি ৩২ লাখ ৪০ হাজার টাকা। পুনর্মূল্যায়নের পর ভবনের দাম বেড়েছে ২ কোটি ৪০ লাখ ৭০ হাজার টাকা। পুনর্মূল্যায়নের আগে ভবনের দাম ছিল ১৮ কোটি ১৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা ও পরে ২০টি ভবনের দাম দাঁড়িয়েছে ২০ কোটি ৫৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6877.csv b/Bangla_fin_news_articles/6877.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..50ce83c054ec8ca51acf476d8bb2590975d1f546 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6877.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6877,পাসপোর্ট ইস্যু ও নবায়নে ১৫ ভ্যাট আদায় শুরু,2014-12-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন পাসপোর্ট ইস্যু বা নবায়নের ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট কর্তন শুরু হয়েছে। রবিবার থেকে ইস্যু বা নবায়নের ক্ষেত্রে ব্যাংক এ টাকা আদায় শুরু করেছে। ৩ হাজার টাকার ফির ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ হিসাবে বাড়তি সাড়ে ৪শ টাকা এবং ৬ হাজার টাকার ক্ষেত্রে বাড়তি ৯শ টাকা ভ্যাট হিসেবে আদায় করা হচ্ছে। সম্প্রতি রাজস্ব বোর্ড এনবিআর পাসপোর্টের ক্ষেত্রে আইনগত দিক তুলে ধরে ভ্যাট আদায়ের নির্দেশনা জারি করে। এদিকে হঠাত্ করে বাড়তি এ অর্থ নেয়ায় অনেকেই বিড়ম্বনায় পড়েছেন বলে জানা গেছে। বাড়তি এ অর্থ নেয়ার কথা তারা আগে থেকে জানতেন না। ফলে ব্যাংকে টাকা জমা দিতে আসা অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বলে জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায় পাসপোর্ট ইস্যু বা নবায়নের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের ভ্যাট কর্তন হবে কি না তা নিয়ে পাসপোর্ট অফিসগুলো দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে। এ বিষয়ে এনবিআরের কাছে দেশের বিভিন্ন ভ্যাট কমিশনার থেকেও নির্দেশনা চাওয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি এনবিআরের পক্ষ থেকে জানানো হয় বিদ্যমান ১৯৯১ সালের ভ্যাট আইনে পাসপোর্ট ইস্যু বা নবায়নকে ভ্যাটের আওতামুক্ত রাখা হয় নি। সেই বিবেচনায় পাসপোর্টের ক্ষেত্রে ভ্যাট বাধ্যতামূলক। এ ক্ষেত্রে আইনি ব্যাখ্যাও তুলে ধরে পাসপোর্ট অফিসগুলোকে ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট কর্তনের জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়। সূত্র জানায় ঢাকায় তিনটিসহ সারাদেশে বর্তমানে ৬৭টি পাসপোর্ট অফিস রয়েছে। এছাড়া বিদেশে বাংলাদেশি মিশন থেকেও পাসপোর্ট ইস্যু এবং নবায়ন করা হয়। দেশের এসব পাসপোর্ট অফিসে প্রতিদিন প্রয় ১৬ হাজার পাসপোর্ট আবেদন জমা ইস্যু ও নবায়ন করা হয়। এছাড়া বিদেশে বাংলাদেশি মিশনে প্রতিদিন প্রায় আড়াই হাজার আবেদন জমা ইস্যু ও নবায়নের ক্ষেত্রে ব্যাংকে টাকা জমা দিতে হয়। আগে রাষ্ট্রায়াত্ত সোনালী ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়া হতো। বর্তমানে আরো পাঁচটি বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা জমা দেওয়া যায়। এসব ব্যাংক গতকাল থেকেই ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট কর্তন শুরু করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6878.csv b/Bangla_fin_news_articles/6878.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..db6fbb0010e4f21562c728d9fee7b4cc7545e300 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6878.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6878,হরতাল প্রত্যাহারের আহ্বান এফবিসিসিআই’র,2014-12-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বর্তমান স্থিতিশীল অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে কোনো নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি হলে ব্যবসায়ী সমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবেলা করবে এবং রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে বলে জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই। পাশাপাশি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারা সমুন্নত রাখার স্বার্থে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের ডাকা সোমবার দেশব্যাপী হরতাল প্রত্যাহারের আহবান জানিয়েছে এফবিসিসিআই। রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এফবিসিসিআই এর পক্ষ থেকে উল্লেখ করা হয়েছে গত ২০১৩ সালে জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ঘটে যাওয়া ধ্বংসাত্মক রাজনৈতিক কর্মসূচীর কারণে জাতীয় অর্থনীতিতে যে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছিল তা সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কাটিয়ে উঠছে এবং অর্থনীতিক সকল সূচকে ২০১৪ সালে ইতিবাচক দিক পরিলক্ষিত হচ্ছে সে মুহুর্তে আবারও হরতাল কর্মসূচী অর্থনীতির অগ্রযাত্রাকে ভীষণভাবে ব্যাহত করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6879.csv b/Bangla_fin_news_articles/6879.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf347c4193dc15657b4d060858d5e90501841bfe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6879.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6879,চাল নিয়ে কলম্বো বন্দরের দিকে কাকলী,2014-12-27,চট্টগ্রাম অফিস,কলম্বো বন্দরের উদ্দেশে চট্টগ্রাম বন্দরের চার নম্বর জেটি ছেড়েছে শিপিং করপোরেশনের জাহাজ বাংলার কাকলী। সাড়ে ১২ হাজার টন সেদ্ধ চালের প্রথম চালান নিয়ে শনিবার বেলা ২টার দিকে শ্রীলঙ্কার পথে রওনা হয় এটি । এর আগে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক সারোয়ার খান বলেন শ্রীলঙ্কার সাথে ২৫ হাজার মেট্রিক টন চাল রপ্তানি চুক্তির সাড়ে ১২ হাজার টন চাল আজ শনিবার যাচ্ছে। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহের দিকে যাবে বাকি সাড়ে ১২ হাজার টন চাল। আমাদের দেশের সামগ্রিক খাদ্য চাহিদা বিবেচনায় চাল মজুদ রাখার সেফটি লেভেল হল নয় থেকে ১০ লাখ মেট্রিক টন। গত চারপাঁচ বছর ধরে সেফটি লেভেল বজায় রেখেও প্রায় চার লাখ মেট্রিক টন চাল আমাদের হাতে আছে। আরো প্রায় ৭৫ হাজার মেট্রিক টন চাল রপ্তানি করার সুযোগ আছে বলেও জানান তিনি। চাল রপ্তানির ফলে অভ্যন্তরীণ বাজারে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে কিনাসাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আমরা আমন মৌসুমের চাল সংগ্রহ করা শুরু করেছি। ফলে অভ্যন্তরীণ বাজারে কোন প্রভাব পড়বে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6880.csv b/Bangla_fin_news_articles/6880.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..729c9d08c96dfefc342fbea64ae986763c3bc759 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6880.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6880,বিনিয়োগের শ্লথ গতিতে জিডিপি অর্জন ব্যাহত হবে,2014-12-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণের ষাম্মাসিক অর্থনৈতিক পর্যালোচনায় বলা হয়েছে অর্থনৈতিক ও অঅর্থনৈতিক প্রভাবে চলতি অর্থবছরে মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি প্রবৃদ্ধির নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নাও হতে পারে। অর্থনৈতিক কারণের মধ্যে মূল কারণ বিনিয়োগের শ্লথ গতি। এছাড়া রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থতা বহিঃখাতে আশানুরূপ প্রবৃদ্ধি অর্জনে ব্যর্থতা ও অবকাঠামো অপর্যাপ্ততার আশংঙ্কা জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনকে বাধাগ্রস্ত করবে। অঅর্থনৈতিক কারণ হিসেবে অর্থনীতিতে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা ও অকার্যকারিতা এবং সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অনিশ্চিয়তাকে উল্লেখ করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসের প্রবণতা মূল্যায়নের মাধ্যমে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে বর্তমান বাস্তবতা অব্যাহত থাকলে ২০১৪১৫ অর্থবছর শেষে প্রবৃদ্ধির ৭ দশমিক ৩ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হয়ে ৬ দশমিক ২৬ শতাংশ হতে পারে। বেসরকারি বিনিয়োগের বিষয়ে বলা হয়েছে যে ২০১১১২ অর্থবছর থেকে দেশে বেসরকারি বিনিয়োগ কমছে। যা লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী প্রবৃদ্ধি অর্জনকে বাধাগ্রস্ত করছে। ২০১১১২ অর্থবছরে বেসরকারি বিনিয়োগের পরিমাণ জিডিপির ২২ দশমিক ৫০ শতাংশ ছিল। যা ২০১২১৩ ও ২০১৩১৪ অর্থবছরে হ্রাস পেয়ে যথাক্রমে ২১ দশমিক ৭৫ ও ২১ দশমিক ৩৯ শতাংশে দাঁড়ায়। রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বিষয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে না পারলে অর্থনীতিতে উত্পাদন লক্ষ্যমাত্রা বৃদ্ধি এবং জাতীয় উত্পাদনের কাঙ্ক্ষিত হার অর্জন করা যাবে না। ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭২০ কোটি টাকার মোট লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রাজস্ব আয় হয়েছে ৩৮ হাজার ৫ কোটি টাকা। যা মোট লক্ষ্যমাত্রার ২৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ। ২০১৩১৪ ও ২০১২১৩ অর্থবছরে রাজস্ব আদায় হয়েছিল লক্ষ্যমাত্রার ৯৬ ও ৯৭ শতাংশ। এদিকে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর এডিপি বাস্তবায়ন তুলনামূলকভাবে খুব কম। বর্তমান অর্থবছরের এডিপির আওতায় ৮০ হাজার ৩১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। গত অক্টোবর পর্যন্ত মাত্র ১৪ শতাংশ অর্থাত্ ১১ হাজার ২৫০ কোটি টাকার এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে। বহিঃখাতের আশানুরূপ প্রবৃদ্ধি না হওয়ার কারণ হিসেবে রপ্তানি গন্তব্যমুখী দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের টানপোড়নের কথা উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। ২০১৪১৫ অর্থবছরের জুলাইঅক্টোবরের সময়ে বৈদেশিক লেনদেন ভারসাম্য ২০১৩১৪ অর্থবছরের একই সময়ের ১ দশমিক ৬৪৯ বিলিয়ন ডলার থেকে কমে ১ দশমিক ২৪৬ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। অর্থনীতিতে প্রতিষ্ঠানিক দুর্বলতা হিসেবে বলা হয়েছে যে দেশের ব্যাংকিং খাতে বিচিত্র জটিলতা বিদ্যমান। যার বৈশিষ্ট্য তারল্যের আধিক্য সত্ত্বেও ঋণের উচ্চ সুদ হার বেসরকারি খাতে ঋণ বিতরণের হার হ্রাস ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার অকার্যকারিতা ফাঁকি ও সার্বিক পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনার কার্যকারিতার অভাব উল্লেখযোগ্য। অর্থনীতিতে অঅর্থনৈতিক উপাদান নিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা সৃষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ পরিবেশ শিল্প উত্পাদনকে তীব্রভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। প্রতিবেদনে উত্পাদন সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে রাজনৈতিক সংলাপের ওপর গুরুত্বারোপের পাশাপাশি সাতটি কৌশল গ্রহণের সুপারিশ করেছে। কৌশল গুলো হলো উন্নয়নমুখী স্বকীয় ভারসাম্যপূর্ণ কূটনীতি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিকারী প্রবৃদ্ধি কর ভিত্তি বৃদ্ধির মাধ্যমে অধিক রাজস্ব আয় আর্থিক খাতে প্রতিষ্ঠানিক সংস্কার বেসরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধি সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতির মধ্যে সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে সুদের হারের ব্যাপ্তি কমানো এবং কার্যকরি সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা সৃষ্টি করা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6881.csv b/Bangla_fin_news_articles/6881.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3d773d121f919b6abc8f857dabf8e6e6bf9fca56 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6881.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6881,১০ দফা দাবি গার্মেন্টস শ্রমিক টিইউসির,2014-12-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য ১০ দফা দাবি তুলে ধরেছে গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র। এসব দাবির মধ্যে রয়েছে এ খাতের শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি ও অবাধ ট্রেড ইউনিয়নের পাশাপাশি কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা রেশনিং বাসস্থান চিকিত্সা রানা প্লাজা ও তাজরীর ফ্যাশনের শ্রমিকদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ চিকিত্সা ও পুর্নবাসন প্রদান এবং ছাটাইনির্যাতন দমননীতি বন্ধ করা। শুক্রবার সংগঠনের জাতীয় সম্মেলন থেকে এসব দাবি তুলে ধরা হয়। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে বক্তব্য দেন সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ও উপদেষ্টা মনজুরুল আহসান খান প্রমুখ। বক্তারা বলেন শিল্প ও জাতীয় অর্থনীতির স্বার্থে গার্মেন্ট শ্রমিকদের ১০ দফা মেনে নিতে হবে। তারা এ খাতের শ্রমিকদের নানামুখী সমস্যা তুলে ধরে তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ ও সংগঠিত হওয়ার আহ্বান জানান। শ্রমিক নেতৃবৃন্দ রানা প্লাজা ও তাজরিনে ক্ষতিগ্রস্ত ও নিহত শ্রমিকদের দ্রুত উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ প্রদানের দাবি জানিয়ে বলেন দোষী তাজরিনের মালিককে গ্রেপ্তার করতে হবে। রানা প্লাজা তাজরিনসহ সকল শ্রমিক হত্যাকাণ্ডের ন্যায্য বিচার ও দায়ীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। শ্রমিক ও শিল্পের উপর হামলাকারীদের চিহ্নিত করে বিচার করতে হবে। সংগঠনের সভাপতি অ্যাডভোকেট মন্টু ঘোষের সভাপতিত্বে এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন প্রবীণ শ্রমিক নেতা শহিদুল্লাহ চৌধুরী উপদেষ্টা কাফি রতন সাধারণ সম্পাদক কাজী রুহুল আমিন কৃষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ জহির চন্দন ও শ্রমিক নেতা মাহবুব আলম প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6882.csv b/Bangla_fin_news_articles/6882.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4632271af7d59eff6e7c7f37e2f64828b317a545 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6882.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6882,ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইন্ডিয়া ট্রেড ফেয়ারের প্রধান অতিথি তোফায়েল আহমেদ,2014-12-25,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ভারতের কোলকাতায় অনুষ্ঠেয় ২৭তম ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইন্ডিয়া ট্রেড ফেয়ারএ প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করতে বৃহস্পতিবার সন্ধায় ঢাকা ত্যাগ করেছেন। তিনি কোলকাতার মিলন মেলা ফেয়ার কমপ্লেক্সে ২৬ ডিসেম্বর এ ট্রেড ফেয়ারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন। আগামী ২৭ ডিসেম্বর কোলকাতাস্থ এমসিসি চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত ভারতবাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারকরণ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তোফায়েল আহমেদ বক্তব্য প্রদান করবেন। ভারতের বেঙ্গল ন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি এ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইন্ডিয়া ট্রেড ফেয়ারের আয়োজন করেছে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়ে বলা হয় বাংলাদেশের ৯০টি প্রতিষ্ঠান এ মেলায় অংশগ্রহণ করছে। বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী এবং বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর মেলায় যোগদান ভারতে বাংলাদেশের রফতানি বৃদ্ধিসহ দুদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরো জোরদার হবে। এতে দুদেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এতে বলা হয় ভারত বাংলাদেশের নিকটতম প্রতিবেশী এবং বন্ধুরাষ্ট্র। দুদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক অত্যন্ত পুরনো এবং গুরুত্বপূর্ণ। ভারতের সাথে বাংলাদেশের বিপুল বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। এ বাণিজ্য ঘাটতি দূর করতে দুদেশের সরকার বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ভারত বাংলাদেশকে অস্ত্র এবং তামাক ছাড়া সকল পণ্যের ডিউটি ও কোটা ফ্রি প্রবেশাধিকার দিয়েছে। জানা গেছে গত অর্থবছরে বাংলাদেশ ভারত থেকে ৬০৩৪ দশমিক ৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে। একই সময়ে ভারতে রপ্তানি করেছে ৪৫৬ দশমিক ৬৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য। বাংলাদেশ বিপুল পরিমাণ শিল্পের কাঁচামাল ভারত থেকে আমদানি করে থাকে। এ বিপুল বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে এ ধরনের বাণিজ্য মেলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। অনুষ্ঠান দুটিতে যোগদান শেষে আগামী ২৭ ডিসেম্বর তোফায়েল আহমেদ দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে। খবর বাসসের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6883.csv b/Bangla_fin_news_articles/6883.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d4c25e2c4b8f625025831f6c09a5a21ced2184b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6883.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6883,খেলাপি ঋণ নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই গভর্নর,2014-12-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন বর্তমানে খেলাপি ঋণ নিয়ে ব্যাংক সমালোচনা হচ্ছে। তবে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। দেশের অর্থনীতির অন্যান্য সূচকগুলোর অগ্রগতি তুলে ধরে গভর্নর বলেন মাত্র কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে বড় ধরনের খেলাপি ঋণের কারণেই সার্বিক খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেশি মনে হয়। কিন্তু কৃষি ব্যাংক রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকসহ রাকাব কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ব প্রতিষ্ঠান বাদ দিলে খেলাপি ঋণের পরিমাণ হচ্ছে দুই শতাংশের মতো। তাই খেলাপি ঋণ নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। দুই দিন ব্যাপী ১৫তম জাতীয় পরিসংখ্যান সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বৃহস্পতিবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতি মন্ত্রী এম এ মান্নান। বাংলাদেশ ব্যাংক গর্ভনর ড. আতিউর রহমান এবং পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব সুরাইয়া বেগম এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন। পরিসংখ্যান এসোসিয়েশনের সভাপতি প্রফেসর ড. মোসলেহ উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ও সহ সাধারণ সম্পাদক শামসুল আলম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6884.csv b/Bangla_fin_news_articles/6884.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..82034ca31d5ba4837199043f54b04ca21f19924a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6884.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6884,আবাসন শিল্পের বিকাশে ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্রয়োজন,2014-12-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আবাসন শিল্পের বিকাশে এ খাতে ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা তহবিল প্রধানমন্ত্রীর কাছে চাইবেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন ফ্ল্যাট বিক্রি পরিস্থিতি আশাব্যঞ্জক নয়। ক্রেতার অভাবে ১০ হাজার ফ্ল্যাট অবিক্রীত পড়ে আছে। এ অবস্থায় এ খাতের বিকাশে প্রণোদনা দেয়া জরুরি। এছাড়া ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে আয়ের উেসর ব্যাপারে যেন কেউ প্রশ্ন না করে এ নিয়ম চালু করা দরকার। মন্ত্রী আরও বলেন বিভিন্ন দেশে আবাসন খাতে ঋণের সুদ হার মাত্র ৩৪ শতাংশ। অথচ বাংলাদেশে এ সুদ হার অনেক বেশি। আবাসন খাতের উন্নয়নে এ খাতে সুদ হার কমাতে হবে। ২৮ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে আসবেন। তখন এ বিষয়গুলো তুলে ধরা হবে। বুধবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ৫ দিনব্যাপী রিহ্যাব উইন্টার ফেয়ার২০১৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রিহ্যাব সভাপতি আলমগীর সামসুল আলআমীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এমপি রিহ্যাবের সিনিয়র সহসভাপতি ও ফেয়ার স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান রবিউল হক এবং রিহ্যাবের সেক্রেটারি মো. ওয়াহিদুজ্জামানসহ আরও অনেকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6885.csv b/Bangla_fin_news_articles/6885.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a907259cf8f2ccd265f27199da18290a5b0abd53 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6885.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6885,রেমিটেন্স বেড়েছে,2014-12-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের নভেম্বর মাসে দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহের পরিমাণ তার আগের মাসের তুলনায় ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার একশ ৮২ দশমিক শূন্য তিন মিলিয়ন মার্কিন ডলার। অক্টোবরে এর পরিমাণ ছিল এক হাজার ১৯ দশমিক শূন্য তিন মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংক বুধবার এই তথ্যউপাত্ত প্রকাশ করে। তবে এর আগে যা অনুমান করা হয়েছিল তার চেয়ে এই রেমিট্যান্সের পরিমাণ খানিকটা বেশি। এছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশীরা চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রথম চারমাসে দেশে ছয় হাজার দুইশ ১১ দশমিক শূন্য ছয় মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রেরণ করে। যা বিগত অর্থ বছরের অনুরূপ সময়ের তুলনায় ১১ দশমিক ৪২ শতাংশ বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6886.csv b/Bangla_fin_news_articles/6886.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..caafcc846f05963fc7562fed1f71ecf907ffff08 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6886.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6886,‘আবাসন শিল্পে ২০ হাজার কোটি টাকা প্রণোদনা দরকার’,2014-12-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আবাসন শিল্পের বিকাশে এ খাতে ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা তহবিল প্রধানমন্ত্রীর কাছে চাইবেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন ফ্ল্যাট বিক্রি পরিস্থিতি আশাব্যঞ্জক নয়। এ অবস্থায় এ খাতের বিকাশে প্রণোদনা দেযা জরুরী। এছাড়া ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে আয়ের উেসর ব্যাপারে যেন কেউ প্রশ্ন না করে তা চালু করা দরকার। মন্ত্রী আরও বলেন বিভিন্ন দেশে আবাসন খাতে ঋণের সুদ হার মাত্র ৩৪ শতাংশ। অথচ বাংলাদেশে এ সুদ হার অনেক বেশি। আবাসন খাতের উন্নয়নে এ খাতে সুদহার কমাতে হবে। ২৮ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে আসবেন। তখন এ বিষয়গুলো তুলে ধরা হবে। বুধবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ৫ দিনব্যাপী রিহ্যাব উইন্টার ফেয়ার২০১৪এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন। রিহ্যাব সভাপতি আলমগীর সামসুল আলআমীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এমপি রিহ্যাবের সিনিয়র সহসভাপতি ও ফেয়ার স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান রবিউল হক এবং রিহ্যাবের সেক্রেটারি মো. ওয়াহিদুজ্জামানসহ আরও অনেকে। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বলেন ক্রেতার অভাবে প্রায় ১০ হাজার ফ্ল্যাট অবিক্রীত পড়ে আছে। ফ্ল্যাট বিক্রি করতে না পেরে বেসরকারি আবাসন খাত জৌলুস হারিয়ে ফেলেছে। অনেক ব্যবসায়ী তাদের ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়েছেন। তাই এই খাতে সরকারি প্রণোদনা দেয়া দরকার। প্রণোদনা না দিলে এই খাত গতিশীল হবে না। মন্ত্রী বলেন আবাসন শিল্পের বিকাশে সরকার নানা ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। বস্তিবাসীর জন্যও স্বল্পমূল্যে ফ্ল্যাটের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পাইলট প্রকল্প হিসেবে নগরীর মিরপুর ও খুলনায় তা চালু করা হবে। যাতে করে বস্তিবাসীরা প্রতিদিন ১৭৫ টাকা করে জমা দিয়ে ২০ বছরে একটি ফ্ল্যাটের মালিক হতে পারেন। তিনি আরও বলেন মানুষের আবাসন নিশ্চিত করতে এ খাতের বিকাশ প্রয়োজন। এ জন্য সরকার চায় সরকারি ও বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে ফ্ল্যাট করে বিক্রি করতে। বিদ্যুত্ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন রিহ্যাবের প্রায় ১০ হাজার ফ্ল্যাট অবিক্রিত রয়েছে যার বাজার মূল্য প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা। এই ফ্ল্যাট বিক্রি না হলে রিহ্যাবের সদস্যরা বাঁচতে পারবে না। তিনি বলেন পর্যায়ক্রমে সব ফ্ল্যাটে বিদ্যুত্ সংযোগ দেওয়া হবে। বাংলাদেশ এখন সাড়ে ১৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত্ উত্পাদনের সক্ষমতা অর্জন করেছে। সুতরাং আগামীতে বিদ্যুতের কোনো সংকট হবে না। রিহ্যাবের সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন বলেন রিহ্যাবের সদস্যদের অবস্থা এখন খুবই নাজুক। উদ্যোক্তাদের পিঠ দেওয়ালে ঠেকে গেছে। অনেকে কর্মচারীদের বেতনও ঠিকভাবে দিতে পারছেন না। মালয়েশিয়ার উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে ১১ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণ না করে দেশের উদ্যোক্তাদের যে ১০ হাজার রেডি ফ্ল্যাট রয়েছে সেগুলো সরকার কিনে নিতে পারে। এতে দেশের উদ্যোক্তারা টিকে থাকতে পারবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6887.csv b/Bangla_fin_news_articles/6887.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..83ad6804c1edcc24c4695e6f9f812eb760394a67 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6887.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6887,‘আর রাজনৈতিক সংঘাত চান না ব্যবসায়ীরা’,2014-12-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন রাজনৈতিক সংঘাতের আশঙ্কায় দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। তারা বলছেন ব্যবসাবাণিজ্যকে ক্ষতি করে এমন রাজনৈতিক সংঘাত আর দেখতে চাই না। হরতালঅবরোধের মত কর্মসূচিও দেখতে চাই না। বুধবার ঢাকা চেম্বারের ডিসিসিআই এক সংবাদ সম্মেলনে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি এ আহ্বান জানানো হয়। সংগঠনের নবনির্বাচিতসভাপতি হোসেন খালেদ লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। হোসেন খালেদ বলেন রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে মোট জিডিপির ২ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা সব সময় এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ চেয়েছেন। এ সময় বিদ্যুত্গ্যাসের অপ্রতুলতা ব্যাংকের উচ্চ সুদের হার অবকাঠামো দুর্বলতা যানজটসহ মাত্রাতিরিক্ত কর ও শুল্ক কাঠামোকে বিনিয়োগের বাধা হিসেবে উল্লেখ করা হয়। ডিসিসিসিআই সভপতি বলেন রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ছাড়াও ঋণ প্রবাহে ধীর গতি গ্যাসবিদ্যুত্ ও জ্বালানি সংকট আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও অবকাঠামো দুর্বলতায় বিদেশিরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ থেকে দূরে সরে গিয়েছে। বিদ্যুত্ ও গ্যাসের অভাবে দেশের বিনিয়োগ ও শিল্পায়ন হুমকির মুখে পড়েছে। শিগগিরই দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগের পরিবর্তন না হলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হবে। ইতিমধ্যে শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ায় শ্রমিক ছাঁটাই হচ্ছে। এ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে গোটা অর্থনীতি হুমকির মুখে পড়বে। তিনি অভিযোগ করে বলেন বিদ্যুত্ পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও নতুন শিল্পকে বিদ্যুত্ ও গ্যাস সংযোগ দেয়া হচ্ছে না। সরকারের নির্দেশ সত্বেও ব্যাংকের ঋণের সুদের হার কমছে না। ফলে বিনিয়োগ নিরুত্সাহিত হচ্ছে। সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে নামিয়ে আনতে হবে। এ সময় সড়কে তীব্র যানজটে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগও তুলে ধরা হয়। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের আইইবি একটি গবেষণার বরাত দিয়ে বলা হয় কেবল রাজধানীতে যানজটের কারণে বছরে আর্থিক ক্ষতি ২৭ হাজার কোটি টাকা। প্রতিদিন ৩২ লাখ ঘণ্টার বাণিজ্যিক সময় এ বছরে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার জ্বালানি নষ্ট হচ্ছে। এ ছাড়া ঢাকচট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ দেরি হওয়ায় বছরে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে আইনশৃঙ্খরা পরিস্থিতির উন্নয়নের দাবি জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডিসিসিআইর ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি হুমায়ুন রশিদ শোয়েব চৌধুরী পরিচালক মোহাম্মদ সবুর খান খায়ের মোহাম্মদ খান আব্দুস সালাম আসিফ এ চৌধুরী হোসেন আক্তার আতিক ই রাব্বানী ওসমান গনি ও রুমি সাইফুল্লাহ প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6888.csv b/Bangla_fin_news_articles/6888.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6da85444cab51ef0b0446422b96373ef0cc5371b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6888.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6888,প্রস্তাবিত সরকারি বেতন কাঠামো যুগোপযোগী ডিসিসিআই,2014-12-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন বেতন কাঠামোর প্রস্তাবে সন্তোষ প্রকাশ করেছে ঢাকা চেম্বার ডিসিসিআই।সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য প্রস্তাবিত নতুন বেতন কাঠামোকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে সংগঠনটি। বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে ডিসিসিআইর নবনির্বাচিত সভাপতি হোসেন খালেদ লিখিত বক্তব্যে এ মনোভাব প্রকাশ করেন। হোসেন খালেদ বলেন সরকারি কর্মকর্তাকর্মচারীদের জন্য ২২ শ কোটি টাকার নতুন বেতন কাঠামো ঘোষণা করা হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত অত্যন্ত যুগোপযোগী। তবে এ জন্য মূল্যস্ফীতির বিষয়টি অবহেলা করা যাবে না। একই সঙ্গে এ ব্যয়ের অর্থায়নের জন্য ব্যবসায়ীদের ওপর যাতে নতুন করে করারোপ না করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ডিসিসিআইর ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি হুমায়ুন রশিদ শোয়েব চৌধুরী পরিচালক মোহাম্মদ সবুর খান খায়ের মোহাম্মদ খান আব্দুস সালাম প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6889.csv b/Bangla_fin_news_articles/6889.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..12270bacda5b373677c735e935395bb666eea5f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6889.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6889,সুহৃদের এজিএমের ঘটনা পর্যবেক্ষণ করবে ডিএসই,2014-12-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের বার্ষিক সাধারণ সভার এজিএম স্থগিত ও পর্ষদ গঠন নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে। তাই এ বিষয়টি পর্যবেক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। ডিএসই জানিয়েছে ইজিএম ও এজিএম স্থগিত হওয়া কিংবা না হওয়া এবং পর্ষদ গঠন নিয়ে কোম্পানির চেয়ারম্যান আনিস আহমেদ ও এমডি জাহিদুল হক এবং ঘোষিত নতুন পর্ষদের চেয়ারম্যান তুহিন রেজা ও এমডি ইঞ্জিনিয়ার মাহমুদুল হাসানের পাল্টাপাল্টি ঘোষণার বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করবে ডিএসই। গত ২০ ডিসেম্বর সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান আনিস আহমেদ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাহিদুল হক ডিএসইকে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটির ইজিএম ও এজিএম স্থগিত করা হয়েছে। যা পরের দিন অর্থাত্ ২১ ডিসেম্বর ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। অপর দিকে শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিতে ইজিএম ও এজিএম সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন হয়েছে এবং নতুন পর্ষদ গঠন হয়েছে বলে দাবি করেছে নতুন পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান তুহিন রেজা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মাহমুদুল হাসান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6890.csv b/Bangla_fin_news_articles/6890.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d306748b2b45546c176e9d6745c5b85977cd045b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6890.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6890,ডিএসইর লেনদেন ২০০ কোটি টাকার নিচে,2014-12-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন ২০০ কোটি টাকারও নিচে নেমে এসেছে বুধাবার। একই সঙ্গে কমেছে সার্বিক মূল্যসূচক। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮২৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৯১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০ কোটি ৭৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮১টির কমেছে ১৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৫ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৮৪০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৮৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৬ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬১টির কমেছে ১৫৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6891.csv b/Bangla_fin_news_articles/6891.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..39b00f397485df8193d0de37fdc7a44d15b4440e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6891.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6891,পুঁজিবাজারের লেনদেন বন্ধ বৃহস্পতিবার,2014-12-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,খ্রিস্টান সম্প্র্রদায়ের ধর্মীয় উত্সব বড়দিন উপলক্ষে বৃহস্পতিবার দেশের উভয় পুঁজিবাজার বন্ধ থাকবে। রবিবার থেকে যথাসময়ে ফের লেনদেন শুরু হবে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6892.csv b/Bangla_fin_news_articles/6892.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..67700e2de0d6c62b977ba520b400f5daeafee506 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6892.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6892,ব্যাংকের এমডি নিয়োগ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত,2014-12-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী নিয়োগ ও অপসারণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রজ্ঞাপন পত্রে এ নির্দেশনা দেয়া হয়। ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী নিযুক্তি ও দায়দায়িত্ব সম্পর্কিত বিধিবিধান বিষয়ক ঐ প্রজ্ঞাপন পত্র বিশেষায়িত ব্যাংক ব্যতীত বাংলাদেশে কার্যরত সকল ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপণে বলা হয়েছে প্রধান নির্বাহী নিযুক্তির বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে এবং ঐরূপে নিযুক্ত প্রধান নির্বাহীকে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া তার পদ থেকে বরখাস্ত অব্যাহতি প্রদান বা অপসারণ করা যাবে না। নিয়োগ চুক্তির মেয়াদপূর্তির আগে প্রধান নির্বাহী চুক্তি বাতিল করতে চাইলে বা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে চাইলে পদত্যাগের প্রকৃত কারণ উল্লেখ করে কমপক্ষে এক মাস আগে এ সংক্রান্ত নোটিশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যানের কাছে দাখিল করবেন এবং একই সময়ে উক্ত নোটিশের অনুলিপি বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠাতে হবে। এছাড়া নিয়োগ চুক্তির মেয়াদপূর্তির আগে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ চুক্তি বাতিল করতে চাইলে বা প্রধান নির্বাহীকে পদত্যাগের নির্দেশ দিলে তার কারণ উল্লেখপূর্বক প্রধান নির্বাহীকে কমপক্ষে এক মাসের নোটিশ প্রদান করতে হবে এবং একই সময়ে নোটিশের অনুলিপি বাংলাদেশ ব্যাংকেও পাঠাতে হবে এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন গ্রহণ করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া নিয়োগ চুক্তি বাতিল কিংবা প্রধান নির্বাহীকে পদত্যাগে বাধ্য করা যাবে না। একইভাবে প্রধান নির্বাহীর স্বেচ্ছায় পদত্যাগ বা মেয়াদান্তে কিংবা অন্য কোনো কারণে উক্ত পদ শূন্য হলে ব্যাংক তাত্ক্ষণিকভাবে শূন্য পদে প্রধান নির্বাহী পদের অব্যবহিত নিচের পদ হতে কোনো যোগ্য কর্মকর্তাকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী হিসেবে সর্বোচ্চ ৩ মাস নিয়োজিত করে উক্ত কর্মকর্তার বিবরণসহ বাংলাদেশ ব্যাংককে অবহিত করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6893.csv b/Bangla_fin_news_articles/6893.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5b5c00c7fe8ca82827cfbaebfa08526da68f7af1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6893.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6893,এসএমইতে বিদেশি অর্থ পেল ব্র্যাক ব্যাংক,2014-12-23,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে এসএমই অর্থায়নের জন্য কয়েকটি বিদেশি ব্যাংকের কাছ থেকে সাত কোটি ডলার ঋণ পেয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। সিন্ডিকেটেড সুবিধার আওতায় ব্র্যাক ব্যাংক আগামী পাঁচ বছরের জন্য এসএমই ও কর্পোরেট উদ্যোক্তাদের জরুরি বাণিজ্যিক অর্থায়নে এই ঋণের অর্থ কাজে লাগাবে বলে মঙ্গলবার ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে। নেদারল্যান্ডস ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স কোম্পানি এফএমও ঋণের অর্থ সংগ্রহে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছে। মোট ঋণের মধ্যে এক কোটি ৩৭ লাখ ডলারের যোগান দিচ্ছে তারা। এছাড়া এসিটিআইএএম ৩৮ লাখ ডলার ওএফআইডি দেড় কোটি ডলার ওইবি এক কোটি ডলার বিআইও এক কোটি ডলার এবং রেসপনসঅ্যাবিলিটি ২৫ লাখ ডলার দিয়েছে। এর বাইরে প্রোপারকো আগামী বছর দেড় কোটি ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সব মিলিয়ে মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে সাত কোটি ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6894.csv b/Bangla_fin_news_articles/6894.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..127414466fd12d0f63663f9e62d7cd7786ca1b81 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6894.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6894,বিজিএমইএর সদস্যপদ হারাল ৪৪৫ কারখানা,2014-12-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কারখানায় কর্মপরিবেশ কমপ্লায়েন্স প্রতিষ্ঠার ব্যর্থতাসহ নানা কারণে ৪৪৫টি সদস্য কারখানার সদস্যপদ বাতিল করেছে পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। এ তালিকায় ঢাকা অঞ্চলে ৩৪১টি এবং চট্টগ্রাম অঞ্চলে রয়েছে ১০৪টি কারখানা। বিজিএমইএর বোর্ড সভায় এসব কারখানার সদস্যপদ বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায় ২০০২ সাল থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত ১ হাজার ৬৫৪টি কারখানার সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে। বিজিএমইএর তালিকা থেকে এসব কারখানা বাতিল হওয়ার পর বর্তমানে সংগঠনটির সদস্য কারখানার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ২২২টি। এর আগে বিজিএমইএর মোট সদস্য সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ৮৭৬টি। যোগাযোগ করা হলে বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন কমপ্লায়েন্সের শর্তের প্রতিপালনের ব্যর্থতা ছাড়াও সময়মত চাঁদা পরিশোধ না করা এবং অন্যান্য ব্যর্থতাও রয়েছে। আবার কিছু কারখানা নিজে থেকেই বিজিএমইএর সদস্যপদ প্রত্যাহারের আবেদন করেছে। এর ফলে বর্তমানে বিজিএমইএর সদস্য চালু কারখানার সোয়া চার হাজারেরও কম। অর্থাত্ বিজিএমইএর সদস্য কারখানার সংখ্যা নিয়ে বিদ্যমান অস্পষ্টতা দূর হলো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6895.csv b/Bangla_fin_news_articles/6895.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..36ce30267f4acf8b9f1b54da5c2d2af9cacef218 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6895.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6895,বিনিয়োগ বাড়াতে সুদহার কমানোর দাবি এফবিসিসিআইর,2014-12-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে বিনিয়োগের গতি বাড়াতে সুদের হার কমিয়ে আনার দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। বার্ষিক সাধারণ সভায় এজিএম এ আহ্বান জানান সংগঠনের সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ। রাজধানীর বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবে এজিএম অনুষ্ঠিত হয়। কাজী আকরাম বলেন এফবিসিসিআইর প্রচেষ্টায় সুদের হার বর্তমানে কমে আসছে। এ সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে নিয়ে আসার জন্য এফবিসিসিআইর প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। এ সময় কাজী আকরাম গত এক বছরে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডসহ নানামুখী বিষয়ে এফবিসিসিআইয়ের বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরেন। ফরমালিন অপব্যবহার রোধ দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ জাল টাকার নোটের ব্যবহার রোধ নারী উদ্যোক্তা উন্নয়ন ছাড়াও সরকার ব্যবসাবান্ধব বাজেট প্রণয়নে সংগঠনের ভূমিকা তুলে ধরা হয়। এ সময় দেশের আমদানিরপ্তানি বিনিয়োগ পরিস্থিতি বৈদেশিক বাণিজ্য অবকাঠামো উন্নয়নসহ সামষ্টিক অর্থনীতির বিভিন্ন সূচক সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়। এফবিসিসিআই ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র বেলারুশ চীন জাপান ইতালি মালয়েশিয়া প্রভৃতি দেশ সফর করেন। এ ছাড়া আলোচ্য সময়ে জাপানের প্রধানমন্ত্রী সিনজো আবে থাইল্যান্ডের তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী ইয়াংলিক সিনওয়াত্রা কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হান সেন ভূটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগের সাথে আলোচনায় এফবিসিসিআই বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে। সেই সাথে বাংলদেশ সফরকারী ভারত জার্মানি চায়না ভিয়েতনাম মালয়েশিয়া যুক্তরাষ্ট্র কোরিয়া বেলারুশ গাম্বিয়া ভুটান প্রভৃতি দেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে এফবিসিসিআই নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বার্ষিক সাধারণ সভায় এফবিসিসিআই প্রথম সহসভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলী সহসভাপতি হেলাল উদ্দিন ছাড়াও পরিচালক ও সাধারণ পরিষদ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6896.csv b/Bangla_fin_news_articles/6896.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..39d44cb1e6e3e4d90d2cce61a9c7866a130df611 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6896.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6896,সিএসইর লেনদেনে উল্লম্ফন ডিএসইতে কমেছে ২৪ শতাংশ,2014-12-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থা চালুর পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনের পরিমাণ ২০০ কোটি টাকার ঘরে নেমে এসেছে। আট কর্মদিবসেও লেনদেনের পরিমাণ কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছতে পারছে না। তবে ধীরে ধীরে লেনদেনের পরিমাণ বাড়ছিল। মঙ্গলবার লেনদেন বৃদ্ধির ধারাবাহিকতাও রক্ষা হয়নি। উপরন্তু ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের তুলনায় ২৪ শতাংশ কমেছে। এ দিকে ডিএসইতে লেনদেন কমলেও হঠাত্ করে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই লেনদেনের পরিমাণ অনেক বেড়ে গেছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭০ কোটি ৬০ লাখ টাকার। যা আগের দিনের তুলনায় প্রায় ২১৬ শতাংশ বেশি। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে সিএসইতে বড় মূলধনী বেশ কয়েকটি কোম্পানির লেনদেন বেড়েছে। এ জন্য মোট লেনদেনের পরিমাণ বেড়ে গেছে। তথ্যে দেখা গেছে মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৯ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২০২ কোটি ৫২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬৪ কোটি ৪৩ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৭টির কমেছে ২০৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭৬ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৮৯৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৭০ কোটি ৬০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৫টির কমেছে ১৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে ফারইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। বুধবার থেকে এ ক্যাটাগরিতে কোম্পানিটির লেনদেন হবে। ২০১৪ সমাপ্ত বছরে ২০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়ে এন থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে কোম্পানিটি। গত ২৯ নভেম্বর ফারইস্ট নিটিংয়ের বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম অনুষ্ঠিত হয়। লাগা চার্জ বিষয়ে সিএসইর পুনঃবিজ্ঞপ্তি লেনদেনে লাগা চার্জ তিন স্তরে হাজারে ১৮ ১৫ ও ১৩ পয়সার পরিবর্তে শতকরা ১৮ ১৫ ও ১৩ পয়সা কাটা হবে বলে গত সোমবার সিএসই এ প্রেস বিজ্ঞপ্তি পাঠায়। তবে মঙ্গলবার অপর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে লেনদেনের ওপর সিএসইর কমিশন চার্জ ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত প্রতি হাজারে ১৮ পয়সা ৫ কোটি থেকে ১০ কোটি পর্যন্ত প্রতি হাজারে ১৫ পয়সা এবং ১০ কোটি টাকার উপরে প্রতি হাজারে ১৩ পয়সা চার্জ কাটা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6897.csv b/Bangla_fin_news_articles/6897.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5b45c9c61716dc100230dc59d4c04d19ee3b81ab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6897.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6897,সিএসআরের অর্থ জঙ্গি অর্থায়নে ব্যয় করলে ব্যবস্থা,2014-12-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা সিএসআর খাতে ব্যয়ের নামে কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান জঙ্গি বা সন্পাসে অর্থায়ন করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। অর্থায়নের পর এ ধরনের সন্দেহ হলেও তাত্ক্ষণিকভাবে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীতে জানাতে হবে। এ ছাড়া কোনো প্রতিষ্ঠানের পরিচালক বা উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা সিএসআর থেকে কোনো অর্থ নিতে পারবে না। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য সিএসআর কার্যক্রমের অর্থ ব্যয় বিষয়ে নির্দেশিত নীতিমালায় এ সব কথা বলা হয়। নীতিমালা অনুযায়ী একটি ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে তার সিএসএর কার্যক্রমের জন্য বরাদ্দ করা অর্থের ৩০ শতাংশ শিক্ষাখাতে এবং ২০ শতাংশ স্বাস্থ্য ও চিকিত্সা খাতে ব্যয় করতে হবে। বাকি অর্থ তাত্ক্ষণিক দুর্যোগ মোকাবিলা পরিবেশবান্ধব টেকসই জীবনশৈলী গ্রহণ শিল্পসাহিত্যসংস্কৃতির বিকাশ খেলাধুলা ও সুবিধাবঞ্চিতদের বিনোদন অগ্নি নির্বাপনী সংস্থার মতো জীবন রক্ষাকারী সংস্থার প্রযুক্তির উন্নয়নসহ নির্দিষ্ট কিছু খাতে ব্যয় করা যাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রিন ব্যাংকিং অ্যান্ড সিএসআর বিভাগ থেকে এই নীতিমালা সার্কুলার আকারে জারি করে সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের পাঠানো হয়েছে। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদিত সিএসআর নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক সিএসআর কর্মসূচী প্রণয়ন করতে হবে এবং প্রধান কার্যালয়ে গঠিত আলাদা একটি সিএসআর ইউনিটের মাধ্যমে এটা বাস্তবায়ন করতে হবে। কর্মসূচি দীর্ঘমেয়াদি হলে প্রয়োজনে একটি ফাউন্ডেশন গঠনা করা যাবে বলেও নীতিমালায় বলা হয়। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব অভ্যন্তরীণ নীরিক্ষার পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকও এই ইউনিট বা ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম নজরদারি করবে। বাত্সরিক সিএসআরের অর্থ বরাদ্দের জন্য সিএসআর ইউনিট বা ফাউন্ডেশন থেকে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদে প্রস্তাব পাঠাতে হবে। করপরবর্তী বার্ষিক নিট মুনাফা থেকে এই অর্থ জোগানের অনুমোদন দেবে পর্ষদ। এ ক্ষেত্রে পর্ষদের কোনো সদস্য ঊর্ধ্বতন ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ বা ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টিদের কারো সঙ্গে প্রতক্ষ বা পরোক্ষ যোগাযোগ রয়েছে এমন কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে সিএসআর করা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে ওই নীতিমালায়। এতে আরো বলা হয়েছে কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোনো বছরে করপরবর্তী মুনাফা না থাকলে নতুন সিএসআর কর্মসূচি হাতে নেয়া থেকে বিরত থাকতে পারবে। তবে আগের কোনো প্রতিশ্রুতি রক্ষার্থে ব্যয় কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারবে। প্রসঙ্গত আর্থিক খাতে কার্যরত ব্যাংকগুলোতে সিএসআরের ধারণাটি মূলধারায় আনয়নের জন্য ২০০৮ সালে গৃহীত বাংলাদেশ ব্যাংকের পদক্ষেপে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সিএসআর কার্যক্রমে এগিয়ে আসে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6898.csv b/Bangla_fin_news_articles/6898.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa26d67b1a1c8040e96c4824e0f417cc6f3c03a4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6898.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6898,‘মধ্য আয়ের দেশ হতে বাধা নেই বাংলাদেশের’,2014-12-23,অহিদুজ্জামান লন্ডন থেকে,বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ প্রফেসর মুশতাক এইচ খান বলেছেন প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির নীতি গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশ দ্রুতই সাত থেকে আট শতাংশে প্রবৃদ্ধির হার উন্নীত করতে পারে। বাংলাদেশের বর্তমান বার্ষিক প্রবৃদ্ধিকে অল্প সময়ের মধ্যেই সাত থেকে আট শতাংশে উন্নীত করা সম্ভব এবং দেশটি ২১ সালের আগেই মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হতে পারে। বৈশ্বিক মন্দাখাদ্য ঘাটতি তেলের মূল্য বৃদ্ধির ধকল সহ্য করেও দেশটির সামষ্টিক অর্থনীতির গতি প্রকৃতি শক্ত অবস্থানে রয়েছে। তিনি বলেন দেশটিতে ১৬০ মিলিয়নেরও বেশি জনসংখ্যা। তাদের প্রতিদিনই জীবনজীবীকার তাগিদে কাজ করতে হয়। সামাজিক নিরাপত্তামূলক কোন ব্যবস্থা নেই। অতএব প্রত্যেককে বেঁচে থাকার জন্য ন্যূনতম চাহিদা মেটাতে প্রতিনিয়ত নিজ প্রয়োজনে উৎপাদন বাড়াতে হচ্ছে। ফলে বার্ষিক পাঁচ থেকে ছয় শতাংশ প্রবৃদ্ধি স্বাভাবিক। এতোটুকু অর্জনের ক্ষেত্রে সরকারি উদ্যোগ খুব উল্লেখযোগ্য নয়। সরকারি পর্যায় থেকে অর্গানাইজেশনাল ক্যাপাবিলিটি পলিসি গ্রহণের মাধ্যমে সুদৃঢ় পদক্ষেপ নিলে স্বল্পমেয়াদে সাত থেকে আট শতাংশ হারে বার্ষিক প্রবৃদ্ধি বাড়ানো সম্ভব। বাংলাদেশ দ্রুত গ্রোথ বর্ধক দেশ। এতে আন্তর্জাতিক মূলধারার অর্থনীতিবিদদের মধ্যে কোন বিতর্ক নেই। বাংলাদেশ বারবার রাজনৈতিক বৈধতা সংকটের মুখোমুখি হয়েছে এবং দুর্নীতি ও আইনের শাসনের সূচক অত্যন্ত খারাপ পর্যায়ে রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন তা সত্ত্বেও প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর তুলনীয় প্রবৃদ্ধির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ অনেক ধাপ এগিয়েছে। আইনের শাসন নিয়ে বিতর্ক তুলে আর্ন্তজাতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন নিশ্চিত উন্নয়নের ক্ষেত্র বলে বাংলাদেশের উচ্চ প্রবৃদ্ধি হচ্ছে ঠিকই তবে এটা টেকসই নয়। তিনি বলেন আমিও তাদের সঙ্গে একমত যে এটা দীর্ঘমেয়াদী টেকসই নয়। মুশতাক খান বলেন এই প্রবৃদ্ধির স্থিতিশীলতা ধরে রেখে টেকসই করতে হলে গভর্নেন্সে পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। উৎপাদনক্ষমতা বাড়াতে হলে রাষ্ট্রকে সহযোগী ভূমিকা পালন করতে হবে এবং অসৎ ব্যবসায়ীরা যাতে সম্পদের অপব্যবহার না করতে পারে তা তদারকির জন্য রাষ্ট্রের বাস্তবায়ন সক্ষমতা অর্জন জরুরি। তিনি বলেন আমাদের মত দেশে যেহেতু এই বাস্তবায়ন ক্ষমতা সীমিত তাই এই সহযোগীতা শুধু নির্দিষ্ট খাত এবং উৎপাদনশীল উদ্যোক্তাদের জন্য হতে পারে। এই ধরনের নীতিমালা বাস্তবায়ন করতে হলে অবশ্যই রাজনৈতিক স্থীতিশীলতা দরকার। তাই রাজনৈতিক সমোঝাতার সংস্কৃতি এবং স্থায়ী নীতিমালা প্রণয়ন অবশ্যই প্রয়োজন। এতে নতুন নতুন খাতে আরো চমৎকার প্রতিযোগিতা তৈরি হবে। ফলে অর্থনীতি আরো ধাবমান হবে। তিনি আন্তর্জাতিক তথ্য উল্লেখ করে বলেন ১৯৬০৮০ পর্যন্ত বার্ষিক ভারতের প্রবৃদ্ধি হার ছিলো ৩.৫ শতাংশ। পাকিস্তানের ৫.৫ শতাংশ এবং বাংলাদেশের ১.৭ শতাংশ। ৮০৯০ দশকে তা বেড়ে যথাক্রমে ৫.৬ ৬.১ ও ৩.৬ শতাংশে পৌঁছে। ৯০০০০ দশকে ৫.৮ ৩.৭ ৪.৭ শতাংশে দাঁড়ায়। ২০০০০৫ সাল পর্যন্ত ভারতের ৬.৭ পাকিস্তানের ৪.৯ ও বাংলাদেশের ৫.৩ শতাংশ ছিলো। ২০০৫১০ সালে ভারতের ৭.৮ পাকিস্তানের ৩.৯ এবং বাংলাদেশের ৬.০ শতাংশ হয়। ১০১২ সালে ভারতের ৫.৫ পাকিস্তানের ৩.৩ শতাংশে অবনতি হলেও বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার ৬.৩ শতাংশে উন্নীত হয়। তিনি জানান ১৯৬০৮০ পর্যন্ত মাথাপিছু জিডিপিতে প্রবৃদ্ধির হার ছিলো ভারতে ১.২ শতাংশ পাকিস্তানের ২.৬ শতাংশ বাংলাদেশের মাইনাস ০. ৮ শতাংশ। সেখান থেকে ২০১০১২ সালে বাংলাদেশের ৫.১ শতাংশ পাকিস্তানের ১.৬ শতাংশ ও ভারতের ৪.৩ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এখানে উল্লেখযোগ্য যে এই অর্থনৈতিক সূচকগুলো প্রতিবেশী দেশগুলোতে কখনো ঊর্ধ্বমুখি আবার কখনো নিম্নমুখি দেখা গেলেও বাংলাদেশের সব সময়েই ঊর্ধ্বমুখি রয়েছে। ২০১০ সালের তুলনামূলক বৈশ্বিক অর্থনৈতিক স্ট্রাকচারে দেখা যায় বাংলাদেশে জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান ১৮.৮ শতাংশ চীনের ৪.৫ শতাংশ ভারতের ১৬.২শতাংশ পাকিস্তানের ২১.৮ শতাংশ। বাংলাদেশে সেবা খাতের অবদান ৫২.৬ শতাংশ চীনে ৪৫.৯ শতাংশ পাকিস্তানে ৫৪.৬শতাংশ ভারতে ৫৫.৪ শতাংশ। বাংলাদেশের উন্নয়নে শিল্প খাতের অংশগ্রহণ ২৮.৫ শতাংশ ভারতে ২৮.৪ শতাংশ এবং চীনে ৪৪.৬ শতাংশ। অপরদিকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিবর্তন স্ট্রাকচারে দেখা যায় অর্থনীতিতে শিল্পের অংশগ্রহণ ক্রমেই বাড়ছে এবং কৃষি খাতের কমছে। একটি সফল উন্নয়নশীল দেশে এভাবেই কাঠামোগত পরিবর্তন হবার কথা। বাংলাদেশেও সেটাই লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ১৯৮০ সালে জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান ছিলো ৩১.৬ শতাংশ শিল্প খাতের ২০.৬ শতাংশ সেবা খাতের ৪৭.৮ শতাংশ। ৯০ দশকে কৃষি খাতের ৩০.৩ শতাংশ শিল্প খাতের ২১.৫ ও সেবা খাতের ৪৮.৩ শতাংশ। ২০০০ সালে যথাক্রমে ২৫.৫ কৃষি খাত ২৫.৩ শিল্প খাত এবং ৪৯.২ শতাংশ সেবা খাত। ২০১০ সালে কৃষি খাত ১৮.৬ শিল্প খাত ২৮.৫ এবং সেবা খাতে বেড়ে দাঁড়ায় ৫২.৯ শতাংশ। এসব সূচকে প্রতীয়মাণ হয় যে বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্রমউন্নতির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। মুশতাক খান বলেন বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি খাতে প্রতিযোগীতামূলক উন্নয়নের ফলে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। ফলে মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে ও জীবনমানেও ব্যাপক ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটেছে। তবে পোশাক শিল্পের বাইরে নতুন শিল্প খাত তৈরি করার ক্ষেত্রে সরকারের যথেষ্ট কার্যকর নীতি এখনো প্রত্যক্ষ হচ্ছে না। এ জন্য দরকার ইলেক্ট্রনিক্সের মত নতুন সেক্টরে প্রতিযোগীতামূলক কারখানা স্থাপন করার জন্য সরকারি সাহায্য। বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের অনেকেরই যথেষ্ট মূলধন আছে এবং দক্ষ শ্রমিকও রয়েছে। কিন্তু একটি প্রযোগীতামূলক কারখানা কীভাবে সাজাতে হয় তা তাদের জানা নেই। এটা রপ্ত করার একমাত্র উপায় হচ্ছে এসব কারখানা স্থাপন করে তার ভেতরের কার্যক্রম এবং সংস্থাপনের ডিজাইন ক্রমশঃ রদবদল করে উৎপাদনকে প্রতিযোগীতামূলক জায়গায় নিয়ে যাওয়া। তিনি বলেন এটা হচ্ছে করে শেখা বা লার্নিং বাই ডুইং। মূলত এখানেই সম্পূরক সরকারি নীতিমালা প্রয়োজন। যেমন চীন থেকে যেমন ইলেক্ট্রনিক্স শিল্প সরে যাচ্ছে তাদের যন্ত্রপাতিসহ ওইসব কারখানার উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে উৎসাহ দেয়া উচিৎ যাতে তারা বাংলাদেশে শুধু যন্ত্রপাতি বিক্রয় ছাড়াও এখানে এসে বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের বিশেষ ধরনের কারখানা চালাতে লার্নিং বাই ডুইংয়ের মাধ্যমে শিখিয়ে দেন। এই সমস্যাটি সমাধান না করলে অন্যান্য সমস্যা যেমন দুর্বল অবকাঠামো কম শিক্ষাদক্ষ শ্রমিক সুশাসনের অভাব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দুর্বলতা ইত্যাদি সমস্যা সমাধান করতে পারলেও যথেষ্ট হবে না। প্রফেসর খান বলেন বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে দেখা যায় বাংলাদেশে শ্রমিকের নিন্ম মজুরি সত্ত্বেও অনেক নতুন শ্রম ঘন শিল্প খাতেও বাংলাদেশের উৎপাদন খরচ আন্তর্জাতিক মানের তুলনায় অনেক গুণ বেশি। এজন্যই ইলেক্ট্রনিক্স বা যন্ত্রাংশ তৈরির মত শিল্পের দ্রুত বিকাশ ঘটছে না। ধারণা করা হতে পারে এটা উন্নত যন্ত্রপাতির অভাবের কারণে। প্রকৃতপক্ষে তা নয়। এটা অর্গানাইজেশনাল ক্যাপাবিলিটির অভাবে হয় বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন ১৯৭৮ সালে সমপ্রযুক্তি ব্যবহার করে দেখা গেছে ভারতের একজন শ্রমিকের চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের একজন শ্রমিক ৭.৪ গুণ বেশি উৎপাদনে সক্ষম। ১৯৫৯ সালের সমমানের মেশিন ও প্রযুক্তি দিয়ে ভারতের একজন টেক্সটাইল শ্রমিক যুক্তরাষ্ট্রের একজন শ্রমিকের চেয়ে ২৫ শতাংশ কম উৎপাদন করে। এখানে অর্গানাইজেশনাল ক্যাপাবিলিটির অভাব রয়েছে। এই উৎপাদনশীলতার ব্যবধানের কারণ এই নয় যে ভারত বা বাংলাদেশের শ্রমিকরা বেশি অলস বা অদক্ষ। আসল কারণটি হলো আমাদের উদ্যোক্তারা তাদের সংস্থাগুলোকে কীভাবে সাজাতে হবে সংগঠিত করতে হবে তা তারা এখনো জানেন না। এছাড়া লার্নিং বাই ডুইং পদ্ধতির ক্ষেত্রে সরকারি সহায়তাসমর্থন যথেষ্ট নয়। তিনি আরো বলেন বাংলাদেশের নিজস্ব উদ্যোক্তাদের শক্তিশালী করার উদ্যোগ নিতে হবে। প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ এফডিআই নির্ভরতার চেয়ে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করা প্রয়োজন। বিশ্ব সংস্থাগুলোর তথ্যে দেখা যায় যে বাংলাদেশে নিজস্ব বিনিয়োগ ক্যপিটালের কোন ঘাটতি নেই। ব্যাংকগুলোতে প্রচুর অলস টাকা পড়ে আছে। রির্জাভও বেশ ভালোই রয়েছে। এছাড়া পৃথিবী জুড়ে ৯৭ লাখ বাংলাদেশী ওয়েজ আর্নার রয়েছে। তারা প্রতিদিনই বৈদেশিক মুদ্রা দেশে পাঠাচ্ছে। এটা একটি শক্তিশালী নেয়ামক। তাদের মধ্যেও অনেক উদ্যোক্ততা রয়েছেন। উপযুক্ত পরিবেশ ও সাহায্য পেলে তারাও বিনিয়োগে আগ্রহী হবে। তিনি বলেন বাংলাদেশের সরকারের উদ্যোগে অর্গানাইজেশনাল ক্যাপাবিলিটি বিল্ডিংয়ের কাজ শুরু করা প্রয়োজন। যদি উদ্যোক্তারা জানেন যে কীভাবে একটি ফ্যাক্টরি তৈরি করে সফল হওয়া যায় তাহলে অনেক নিজস্ব বিনিয়োগকারী বেরিয়ে আসবে। এরমধ্যে প্রযুক্তিগত দক্ষতা ম্যানেজারিয়াল দক্ষতা বৃদ্ধিসহ ভোক্তা ও ক্রেতাদের প্রতি যত্নশীল হওয়ার ব্যাপারে প্রশিক্ষণ দরকার। এছাড়া কোয়ালিটি কন্ট্রল বিপণন ব্যবস্থা এবং কীভাবে ফ্যাক্টরির উৎপাদনে সিস্টেম লস কমানো যায় তার উপরে হাতেকলমে প্রশিক্ষণ দরকার। এটা কলেজবিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ কোর্স করে শেখা সম্ভব নয়। এটা করতে হবে লার্নিং বাই ডুইং পদ্ধতিতে। এপদ্ধতিতেই উন্নত বিশ্ব আজ এগিয়ে গেছে। তিনি বলেন সাধারণত লার্নিং বাই ডুইং পদ্ধতি শুধুমাত্র প্রাইভেট উদ্যোগে গড়ে ওঠা সম্ভব নয়। তবে পার্টনারশিপের ভিত্তিতে গড়ে উঠতে পারে। অবশ্যই সরকারি পর্যায়ে এজন্য সাপোর্ট প্রয়োজন। উন্নত বিশ্বসহ সমকালীন যে দেশগুলো মধ্যম আয়ের দেশ কিংবা তারচেয়েও উন্নত হয়েছে তারা সকলেই এই পদ্ধতি গ্রহণ করেছে। এটা খুব অল্প সময়ের মধ্যে কার্যকর পদ্ধতি। উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন ওয়ালটন রহিম আফরোজ এবং এর অনেক আগে দেশ গার্মেন্টসসহ বাংলাদেশের অনেক সফল কোম্পানি এ পদ্ধতির মাধ্যমেই সফলতা লাভ করেছে। দুর্নীতি এবং দেশ থেকে টাকা পাচার হওয়ার মতো ব্যাধি সব উন্নয়নশীল দেশেই হয়ে থাকে। এগুলো অবশ্যই রোধ করতে হবে। কিন্তু নতুন প্রতিযোগিতামূলক খাত তৈরি করতে পারলে ধনিক শ্রেণী উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ করতে বেশি আগ্রহী হবে। তিনি বলেন দুর্নীতি পৃথিবীর কমবেশি সকল দেশেই রয়েছে। দেশের উন্নয়নের জন্য একটি পরিপক্ক গাইড লাইন বা পলিসি জরুরি মনে করেন প্রফেসর খান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6899.csv b/Bangla_fin_news_articles/6899.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0b12cb262cbef6cbbf875368b8f678c27f2c0e7d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6899.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6899,সিএসইতে হাওলা চার্জ থাকছে কমানো হচ্ছে লাগা চার্জ,2014-12-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই লেনদেনের ক্ষেত্রে তিন স্তরের কমিশন হার বা লাগা চার্জ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগে যে কোন পরিমাণ লেনদেনের ক্ষেত্রে শতকরা ২৫ পয়সা করে কমিশন নেয়া হতো। আর এখন কমিশন হার কমিয়ে সর্বোচ্চ কমিশন নেয়া হবে ১৮ পয়সা। সিএসই জানিয়েছে ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত লেনদেনের ক্ষেত্রে শতকরা ১৮ পয়সা কমিশন নির্ধারণ করা হয়েছে। ৫ কোটি টাকা থেকে ১০ কোটি টাকা পর্যন্ত কমিশনের হার হবে শতকরা ১৫ পয়সা। ১০ কোটি টাকার বেশি লেনদেনের ক্ষেত্রে কমিশন হবে শতকরা ১৩ পয়সা। হাওলা বা কন্ট্রাক্ট চার্জ নিধারণ করা হয়েছে ২ টাকা। মঙ্গলবার থেকে এ কমিশন হার কার্যকর করা হবে। সিএসই আরও জানিয়েছে সিএসইর ব্রোকাররা প্রতি লেনদেনের ওপর ব্রোকারেজ কমিশন চার্জ ১ শতাংশ বা ৮ টাকার কম নিবে না। সোমবার সিএসইর ঢাকাস্থ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6900.csv b/Bangla_fin_news_articles/6900.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ce6f3bbfbfa2b4c1fbf5af86595b0d1cb8b01769 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6900.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6900,বাজেট কার্যক্রম শুরুর নির্দেশ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী,2014-12-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেট কার্যক্রম শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এছাড়া চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের রাজস্ব আদায়ে গতি বাড়াতেও নির্দেশ দিয়েছেন খোঁজ তিনি। সোমবার রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন সচিবালয়ে তার সঙ্গে স্বাক্ষাৎকালে তিনি এ নির্দেশ দেন। বৈঠকে এনবিআরের আয়কর মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট ও শুল্ক নীতি বিভাগের সদস্যরাও উপস্থিত চিলেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এদিকে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য নতুন পে কমিশন আগামী জুলাই থেকে কার্যকরের কথা রয়েছে। এ জন্য বাড়তি অর্থের সংকুলান করতে রাজস্বের উপর সরকারকে ভরসা করতে হবে। আগামী বাজেটে রাজস্ব আাদায় বাড়ানোর উপায় নিয়েও আলোচনা হয় বলে বৈঠক সূত্র জানিয়েছে। অর্থমন্ত্রী রাজস্ব আদায়ের গতি আরো বাড়ানোর স্বার্থে চলমান উদ্যোগে গতি আনার নির্দেশ দিয়েছেন। বিভিন্ন মামলায় আটকে থাকা বড় অঙ্কের রাজস্ব অবমুক্ত করার ক্ষেত্রে কার্যকর উদ্যোগ নিয়েও আলোচনা হয়েছে। চলতি অর্থবছরের ইতিমধ্যে ছয় মাস পার হওয়ার পথে। এ বছর প্রায় ২৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। তবে এনবিআরের হিসাবে গত জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ৪ মাসে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে সোয়া ১৪ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৩৮ হাজার ৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ বাকী আট মাসে আদায় করতে হবে ১ লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6901.csv b/Bangla_fin_news_articles/6901.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fedf27eeb99861c88d95a9378f4d414060cafa0d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6901.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6901,লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প বিকাশে পার্ক করা হবে শিল্পমন্ত্রী,2014-12-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পখাত বিকাশের লক্ষ্যে একটি শিল্পপার্ক গড়ে তোলা হবে। উদ্যোক্তাদের দীর্ঘ দিনের দাবির প্রেক্ষিতে বিসিকের মাধ্যমে এ শিল্পপার্ক স্থাপন করা হবে। এ লক্ষ্যে শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে দ্রুত কার্যকর উদ্যোগ নেয়া হবে। রবিবার রাজধানীর সানাই কমিউনিটি সেন্টারে হালকা প্রকৌশল শিল্প বিকাশে আমদানি বিকল্প যন্ত্রাংশ উত্পাদন শীর্ষক সেমিনার ও ম্যাচমেকিং প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এ কথা বলেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন ২০২১ সালের মধ্যে শিল্পসমৃদ্ধ বাংলাদেশ নির্মাণে দেশব্যাপী পরিকল্পিত শিল্পায়ন জরুরি। এ লক্ষ্য অর্জনে টেকসই ও প্রযুক্তি নির্ভর হালকা প্রকৌশল শিল্পখাতের বিকাশ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রদত্ত এসএমই অর্থায়ন তহবিল থেকে ১০০ কোটি টাকা ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ফাউন্ডেশনের অনুকূলে বরাদ্দের ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়া হবে। মিকিও হাতায়েদা বলেন জাপানের ৯৯ শতাংশ শ্রমিক কাজ করে এসএমই খাতে। আর বাংলাদেশে ৪৫ শতাংশ শ্রমিক এ খাতে কাজ করেন। এখানে এসএমই খাতে আরও শ্রমিক সংযুক্ত করার সুযোগ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে হালকা প্রকৌশল খাত বড় অবদান রাখতে পারে। জাপান এ খাতের উন্নয়নে বাংলাদেশের পাশে থাকতে চায়। সেমিনারে লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতির সভাপতি মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন ক্ষুদ্র শিল্পের উন্নয়নে জাইকা ০.০১ শতাংশ সুদে ৫০০ কোটি টাকা দিলেও আমরা ঋণ পাচ্ছি উচ্চ সুদে। বাণিজ্যিক ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছ থেকে ৫ শতাংশ সুদে এ অর্থ নেয়। আর উদ্যোক্তাদেরকে তারা ঋণ দেয় ১৮ শতাংশ সুদে। এতে উদ্যোক্তারা জাইকার অর্থের সুফল পাচ্ছেন না। তাই কিভাবে কম সুদে ঋণ দেয়া যায় তা সরকারকে ভাবতে হবে। এ ছাড়া প্রশিক্ষণের জন্যও সরকারের সহায়তা চান মো. আব্দুর রাজ্জাক। প্রশিক্ষণ ব্যবস্থার উন্নয়ন হলে এ খাতের অবদান আরও বাড়ানো সম্ভব। সরকারের খাস জমি থেকে এ শিল্পের জন্য জমি দেয়ার ব্যাপারেও তিনি পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানান। সেমিনারে বক্তারা বলেন বাংলাদেশে প্রায় ৪০ হাজার হালকা প্রকৌশল শিল্প রয়েছে। এসব কারখানায় সরাসরি ৬ লাখ এবং পরোক্ষভাবে ৬০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। এ পর্যন্ত এ শিল্পখাতে বিনিয়োগের পরিমাণ ১ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা। দেশে প্রতিবছর এ খাতে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকারও বেশি আমদানি বিকল্প যন্ত্র ও যন্ত্রাংশ উত্পাদিত হয়। জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে হালকা প্রকৌশল শিল্পখাত শতকরা ২ দশমিক ২৯ ভাগ অবদান রাখছে। এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন কে এম হাবিব উল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে জাইকা বাংলাদেশের প্রতিনিধি মিকিও হাতায়েদা ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. সৈয়দ ইহসানুল করিম লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতির সভাপতি মো. আব্দুর রাজ্জাক এবং জাইকার সিনিয়র ভলান্টিয়ার তেতসুইয়া সাইতো বক্তব্য রাখেন। এ সময় হালকা প্রকৌশল শিল্পের প্রসারে এ খাতের জন্য পুঁজি প্রশিক্ষণ আর পরিকল্পিত শিল্পপার্ক চান এ খাতের উদ্যোক্তারা। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এসএমই ফাউন্ডেশন এবং লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতি যৌথভাবে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করে। প্রদর্শনীতে ২৪টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6902.csv b/Bangla_fin_news_articles/6902.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..70735d4987eb6ceccc93911969b23fbe303393da --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6902.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6902,ইরাকে বাংলাদেশি পণ্যের ব্যাপক চাহিদা রাষ্ট্রদূত,2014-12-21,চট্টগ্রাম অফিস,বাংলাদেশ নিযুক্ত ইরাকের রাষ্ট্রদূত শাকির কাসেম মাহদী আল কাফফাক বলেছেন গুণগত মান ও সাশ্রয়ী মূল্যের কারণে তার দেশে বাংলাদেশি পণ্যের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। তবে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক না থাকার কারণে ইরাক সরাসরি বাংলাদেশ থেকে পণ্য আমদানি করতে পারছেন না। তিনি ইরাকে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত ও অগ্রাধিকারমূলক প্রবেশ সুবিধার কথা তুলে ধরে দুদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য নিশ্চিতকরণ ও তা বৃদ্ধির ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকার ও ব্যবসায়ী সমাজের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন। রবিবার চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মাহবুবুল আলমের সাথে সৌজন্য বৈঠককালে তিনি এ মন্তব্য করেন। বৈঠকে চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি বলেন প্রকৃতি প্রদত্ত বন্দর এবং ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে সরাসরি যোগাযোগের সুবিধা আঞ্চলিক বাণিজ্য ও যোগাযোগ বৃদ্ধিতে চট্টগ্রামের গুরুত্ব অপরিসীম। তিনি বাংলাদেশের জনশক্তিকে দক্ষ ও বিশ্বস্ত উল্লেখ করে ইরাকের পুনর্গঠন কাজে অধিক পরিমাণে বাংলাদেশী শ্রমিক নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রদূতের প্রতি আহবান জানান। এছাড়া চেম্বার সভাপতি পোশাক ঔষধ সিরামিকস্ পাট ও পাটজাত দ্রব্য চামড়া ও চিংড়িসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন রপ্তানি পণ্য ইরাকের বাজারে অবাধ ও শুল্কমুক্তভাবে প্রবেশ নিশ্চিত করে ভ্রাতৃপ্রতিম দুদেশের মাঝে বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক দৃঢ়করণে রাষ্ট্রদূতের ব্যক্তিগত উদ্যোগ কামনা করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6903.csv b/Bangla_fin_news_articles/6903.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..11d4c2f199ddbbba6b39b2da1adc94981d51499d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6903.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6903,সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের পর্ষদ পুনর্গঠন নিয়ে বিশৃঙ্খলা,2014-12-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম স্থগিত করা হয়েছে। গত ২০ ডিসেম্বর কোম্পানির চতুর্থ এজিএম অনুষ্ঠিত হয়। এজিএমে বিশৃঙ্খলা হওয়ায় এজিএম স্থগিত করা হয়। নোটিসের মাধ্যমে এজিএমের পরবর্তী তারিখ জানানো হবে বলে জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এ সব তথ্য জানিয়েছে। এ দিকে মো. তুহিন রেজাকে সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের নতুন চেয়ারম্যান ও মো. মাহমুদুল হাসানকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক করা হয়েছে বলে প্রেস বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হয়েছে। এজিএম শেষে নতুন পরিচালনা পর্ষদ বোর্ড সভা করে। সভায় ১৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়। তবে নতুন পর্ষদ গঠন সম্পর্কে সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্বে থাকা জাহিদুল হক রবিবার ডিআরইউতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন সুহৃদ ইন্ডাষ্ট্রিজের বিশেষ সাধারণ সভা ইজিএম ও বার্ষিক সাধারণ সভায় এজিএম প্রভাব খাটিয়ে নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন করা হয়েছে। আইনানুযায়ী এখনও আমিই এমডি পদে বহাল রয়েছি। তবে নতুন পর্ষদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন করা হয়েছে। কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন ৫০ কোটি থেকে ১০০ কোটি টাকায় উন্নীত করার সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়েছে। এ ছাড়া একজন স্বতন্ত্র পরিচালককে মনোনায়ন দেওয়া হয়েছে। জোর করে কোনো কিছুই করা হয়নি। এ দিকে সম্প্রতি সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাহিদুল হকের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে অনুমোদনবিহীনভাবে ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে থাকার বিষয়ে সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারহোল্ডার নোমান রশিদ চৌধুরী বিএসইসির কাছে অভিযোগ করেন। এর প্রেক্ষিতে গত ১৫ ডিসেম্বর সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাহিদুল হককে তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের ব্যাখ্যা তিন কার্যদিবসের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ দেয় বিএসইসি। পাশাপাশি জাহিদুল হকের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে স্বপদে বহাল থাকার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে দুই সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। কমিটিকে পরবর্তী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। প্রসঙ্গে জাহিদুল হক বলেন বিশেষ ও বার্ষিক সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি না নিয়ে স্বপদে বহাল থাকা ভুল হয়েছে। কাজকে অধিক প্রাধান্য দেয়ায় এ ধরনের ভুল হয়ে গেছে। তবে আগামীতে বিষয়টি সংশোধন করে নেব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6904.csv b/Bangla_fin_news_articles/6904.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59ddf3440364aae73cb3f7849d67125e39d3567e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6904.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6904,৬ কার্যদিবস ধরে ডিএসইর লেনদেন ৩০০ কোটি টাকার নিচে,2014-12-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গত ছয় কার্যদিবস ধরে লেনদেন হচ্ছে ৩০০ কোটি টাকার নিচে। ১১ ডিসেম্বর স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থা চালুর পর থেকেই লেনদেন কম হচ্ছে। তবে দিনে দিনে লেনদেন কিছুটা বাড়ছে। ১১ ডিসেম্বর ১৩৬ কোটি টাকা লেনদেন হলেও রবিবার পর্যন্ত তা বেড়ে ২৩৭ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। লেনদেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে ইঞ্জিনিয়ারিং খাত। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৩৭ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১২টির কমেছে ১৬০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৯৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৫১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৪টির কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে বস্ত্র খাতের তুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডাইংয়ের লেনদেন আজ সোমবার থেকে এ ক্যাটাগরিতে হবে। কোম্পানিটি ২০১৪ সালের জন্য বিনিয়োগকারীদেরকে ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়ে এন থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। গত ২ ডিসেম্বর কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম সভায় ঘোষিত লভ্যাংশ অনুমোদন হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6905.csv b/Bangla_fin_news_articles/6905.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1bfc89f1fcebcad16a630f37a8cff6d983c7d879 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6905.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6905,কৃষি ঋণে সুদ কমলো ২ শতাংশ,2014-12-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কৃষি খাতে ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণে সুদের হার ২ শতাংশ কমিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী বছরের প্রথম দিন থেকে কৃষকরা সর্বোচ্চ ১১ শতাংশ সুদে কৃষি ঋণ নিতে পারবেন। বর্তমানে সুদ গুণতে হয় ১৩ শতাংশ। রবিবার এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে আমানত ও ঋণের সুদ হারের নিমুখী প্রবণতা বিবেচনায় অগ্রাধিকার খাত হিসেবে কৃষি ও পল্লী ঋণের সুদ হারের ঊর্ধ্বসীমা ১৩ শতাংশের পরিবর্তে ১১ শতাংশ নির্ধারণ করা হলো। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে। সংশ্লিষ্টরা জানান বাজার চাহিদা বিবেচনায় বেশ কিছু দিন ধরে ঋণ ও আমানতের সুদ হার কমে আসছে। এমন প্রেক্ষাপটে কৃষি খাতে সুদ হারের উর্ধ্বসীমা কমানো হয়েছে। এতে করে কৃষকরা বর্তমানের তুলনায় বেশি উপকৃত হবেন। আর্থিক খাত সংস্কার কর্মসূচির আওতায় ১৯৮৯ সালের পর থেকে ব্যাংকগুলো নিজেরাই সুদ হার নির্ধারণ করতে পারে। তবে বৈশিক মন্দা পরবর্তী সময়ে উৎপাদনশীল খাতে ঋণ বাড়ানোর লক্ষ্যে কৃষি মেয়াদী শিল্প নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি রফতানিমুখী শিল্পসহ বেশ কয়েকটি খাতে সুদহারের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। পরবর্তীতে ২০১১ সালে এক নির্দেশনার মাধ্যমে কয়েকটি খাত ছাড়া সুদহারের ঊর্ধ্বসীমা প্রত্যাহার করা হয়। তখন কৃষি ও মেয়াদি শিল্পে সুদহার নির্ধারণ করা হয় ১৩ শতাংশ সব ধরনের রফতানি ঋণে ৭ শতাংশ এবং নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য তথা চাল গম চিনি ভোজ্য তেল ডাল ছোলা পেঁয়াজ ও খেজুর আমদানিতে সুদহারের সর্বোচ্চ সীমা ১২ শতাংশ। ২০১২ সালের জানুয়ারিতে আরেক নির্দেশনার মাধ্যমে প্রিশিপমেন্ট রফতানি ঋণ ও কৃষি ছাড়া অন্যান্য খাতে সুদহারের ঊর্ধ্বসীমা প্রত্যাহার করে বাংলাদেশ ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6906.csv b/Bangla_fin_news_articles/6906.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..15eee0f3cd14f81b0810affae966c3cbf9f6f3a7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6906.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6906,এনার্জিপ্রিমার লভ্যাংশ ঘোষণা,2014-12-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এনার্জিপ্রিমা লিমিটেডের সপ্তম বার্ষিক সাধারণ সভা সম্প্রতি হবিগঞ্জের শাহজীবাজারে কোম্পানির ৫০ মেগাওয়াট রেন্টাল পাওয়ার প্লান্টে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থ বছরের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ চূড়ান্ত লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়। কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কোম্পানির পরিচালক শাহাদাত হোসেন উপদেষ্টা কামালউদ্দিন আহমেদ সচিব মো. আশরাফউজ্জামানসহ শেয়ারহোল্ডারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6907.csv b/Bangla_fin_news_articles/6907.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fa924a0bf3569631001ed5da24567e0b66608794 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6907.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6907,বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার বাস্তবায়নের দাবি চামড়া ব্যবসায়ীদের,2014-12-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হাজারীবাগের ট্যানারি দ্রুত স্থানান্তর ও সাভারের চামড়া শিল্পনগরীতে অবকাঠামো নির্মাণে ব্যাংকঋণ পেতে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সহায়তা চেয়েছেন বাংলাদেশ ফিনিসড লেদার লেদার গুডস অ্যান্ড ফুট ওয়্যার এক্সপোর্টার অ্যাসোসিয়েশন বিএফএলএলএফইএর নেতারা। রবিবার শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর সাথে বৈঠককালে বিএফএলএলএফইএর নেতারা এ সহায়তা চেয়েছেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বিএফএলএলএফইএর নেতারা বলেন চামড়া শিল্পনগরীকে পরিবেশবান্ধব শিল্পনগরি হিসেবে গড়ে তুলতে হলে অত্যাধুনিক মেশিনারি স্থাপন ও উন্নতমানের অবকাঠামো নির্মাণ করতে হবে। অবকাঠামো নির্মাণে ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ও নতুন মেশিনারি স্থাপনে ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা ব্যয় হবে। এ টাকা সংস্থান করতে তারা সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক ঘোষিত সার্কুলারের দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি জানান। শিল্পমন্ত্রী বলেন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই হাজারীবাগের ট্যানারি স্থানান্তর করে সাভারে পরিবেশবান্ধব চামড়া শিল্পনগরী চালু হবে। এ লক্ষ্যে সরকার এরই মধ্যে ট্যানারি মালিকদের যৌক্তিক দাবিগুলো মেনে নিয়েছে। অবকাঠামো ও মেশিনারি স্থাপনে উদ্যোক্তাদের সহায়তার অংশ হিসেবে সরকার ২৫০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ প্রদান করছে। এর পরও দ্রুত চামড়া শিল্পনগরী চালুর স্বার্থে উদ্যোক্তাদের যে কোনো বাস্তবম্মত সমস্যার সমাধানে সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে আলোচনা করা হবে বলে তিনি জানান। বৈঠকে সংসদ সদস্য এ কে এম রহমতউল্লাহ শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বেগম পরাগ চামড়া শিল্পনগরী ঢাকার প্রকল্প পরিচালক সিরাজুল হায়দার মন্ত্রণালয়ের যুগ্মপ্রধান লুত্ফর রহমান তরফদার বিএফএলএলএফইএর চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আবু তাহের নির্বাহি কমিটির সদস্য মো. শহিদুল্লাসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6908.csv b/Bangla_fin_news_articles/6908.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a77cf8df820265ca56cfc7101000c3842166c039 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6908.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6908,লন্ডনে লোকসান দিয়ে পূবালী মানি এক্সচেঞ্জ বন্ধ ঘোষণা,2014-12-20,অহিদুজ্জামান লন্ডন থেকে,পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনায় লন্ডনে পরিচালিত পূবালী মানিএক্সচেঞ্জ ইউকে গত চার বছরে অর্ধ মিলিয়নের বেশি পাউন্ড লোকসান দিয়ে তাদের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করেছে। কোম্পানির ম্যানেজার মহিউল ইসলাম ইত্তেফাককে জানান এটি প্রতিষ্ঠাকাল থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৩০ মিলিয়ন পাউন্ড দেশে প্রেরণ করলেও কোম্পানি আদৌ কোনো লাভের মুখ দেখেনি। তিনি বলেন এ ব্যবসায় লাভ খুবই সীমিত। কিন্তু লন্ডনে খরচ অনেক বেশি। মূলত আমরা ব্রিটিশ কারেন্সি অর্থাৎ বৃটিশ পাউন্ড বাংলাদেশে পাঠানোর কাজটি করেছি। এই একটি মাত্র প্রোডাক্ট দিয়ে খরচের ভার বহন করা সম্ভব নয়। এ ব্যবসায় লাভের হার শতকরা ১ শতাংশও নয়। ফলে বন্ধ করে দিতে হয়েছে। পূবালী ব্যাংক ২০১১ সালে তিন লাখ পাউন্ড পূঁজি বিনিয়োগ করে লন্ডনে এ ব্যবসা চালু করে। এ সময়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি এটি উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্রিটিশবাঙালি এমপি রোশনারা আলি। সূত্র জানায় প্রাথমিক মূলধন শেষ হলে বাংলাদেশ থেকে পূবালী ব্যাংকের পাঠানো টাকায় কোম্পানির খরচ চলতে থাকে। সাথে ব্যয় হতে থাকে কাস্টমার থেকে পাওয়া কমিশনের আরো প্রায় ৩ লাখ পাউন্ড। সবমিলিয়ে কোম্পানির লোকসান হয়েছে ৫৭ লাখ পাউন্ড। আইন অনুযায়ী কাস্টমার লেনদেনের টাকা খরচ করা মারাত্মক অপরাধ সত্ত্বেও বাংলাদেশের মানিএক্সচেঞ্জগুলো তা মানে না বলে জানালেন স্টান্ডার্ড এক্সচেঞ্জের সি ই ও মো. কামরুল ইসলাম । তবে মহিউল ইসলাম জানান কাস্টমার লেনদেনের অর্থ খরচ হলেও মূল ব্যাংক তা রেমিটিকে বাংলাদেশে পরিশোধ করে দেয়। ফলে কোনো কাস্টমারের অভিযোগ নেই। তবে এটা বেআইনি। কোম্পানির ব্যয় ঢাকা থেকে বহন না করায় আইনি ঝুঁকি বহন করতে হচ্ছে। এই অপরাধে যে কোনো সময়ই বাংলাদেশি মানিএক্স কোম্পানিগুলোকে মোটা অংকের জরিমানা আদায়সহ বন্ধ করে দিতে পারে ব্রিটিশ সরকার। কামরুল ইসলাম আরো জানান এই অনিয়ম অডিটে ধরা পরলে ব্রিটিশ সরকার মোটা অংকের জরিমানাসহ কোম্পানি বন্ধ করে দিবে। এতে বৈধ পথে লন্ডন থেকে বৈদেশিক মুদ্রা দেশে পাঠানোর পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে। তিনি বলেন প্রতি বছর তার কোম্পানির মাধ্যমে প্রায় ১৫ মিলিয়ন পাউন্ড বাংলাদেশে যায়। দৈনিক গড়ে প্রায় ২০০ জন লন্ডন প্রবাসী দেশে টাকা পাঠায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6909.csv b/Bangla_fin_news_articles/6909.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a4ddb2bb663cd3ff7455bec795c89a64416fbb53 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6909.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6909,গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ৪৭ শতাংশ,2014-12-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গত সপ্তাহে লেনদেন হয়েছে ৯৫৫ কোটি ২ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৮০২ কোটি ২৩ লাখ টাকা। অর্থাত্ এক সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে প্রায় ৪৭ শতাংশ। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারে নতুন স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থায় বিনিয়োগকারীরা এখনো অভ্যস্ত হয়ে উঠেননি। তা ছাড়া এ লেনদেন ব্যবস্থায় বিনিয়োগকারীদের কিছুটা সমস্যাও হচ্ছে তাই লেনদেন কমে গেছে। এ বিষয়গুলো সমাধান করা হলেই বাজারে লেনদেন বাড়বে বলে মনে করেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। বিনিয়োগকারীরা বলছেন গত ১১ ডিসেম্বর স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থা চালুর পর থেকে একই কোম্পানির শেয়ার এক দিনে কেনাবেচার সুবিধা নেটিং বন্ধ হয়ে যায়। এতে বিনিয়োগকারীরা নেটিং করতে পারছেন না। ফলে তাদের লেনদেন কমে গেছে। এতে বাজারের লেনদেনও কমে গেছে। এ জন্য বিনিয়োগকারীরা দ্রুত নেটিং ব্যবস্থা চালুর দাবি জানিয়েছেন। এরই মধ্যে ডিএসই কর্তৃপক্ষ নেটিং সুবিধা চালুর বিষয়ে পদক্ষেপ নেবে বলেও জানিয়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন নেটিং ব্যবস্থা চালুর পাশাপাশি নতুন লেনদেন ব্যবস্থায় বিনিয়োগকারীরা অভ্যস্ত হয়ে উঠলেই বাজারে লেনদেন বেড়ে যাবে। ডিএসইর লেনদেনের সাপ্তাহিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত সপ্তাহে শেয়ারদর বৃদ্ধির শীর্ষে ছিল ফুওয়াং ফুডস। এ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় সাড়ে ১৪ শতাংশ। এ ছাড়া ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের দাম বেড়েছে সাড়ে ১৩ শতাংশ আরএকে সিরামিকসের দাম বেড়েছে প্রায় সাড়ে ১১ শতাংশ এবং মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের দাম বেড়েছে সাড়ে ১১ শতাংশ। আর এ সপ্তাহে দাম কমার শীর্ষে ছিল আজিজ পাইপস। এ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে প্রায় সাড়ে ২৩ শতাংশ। এ ছাড়া যমুনা অয়েলের দাম কমেছে সাড়ে ১৬ শতাংশ অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের দাম কমেছে প্রায় ১৪ শতাংশ ইবিএল এনআরবি মিউচুয়াল ফান্ডের দাম কমেছে সাড়ে ১০ শতাংশ এবং আর এন স্পিনিং মিলসের দাম কমেছে ১০ শতাংশেরও বেশি। এ দিকে গত সপ্তাহে লেনদেনের শীর্ষে ছিল অগ্নি সিস্টেমস। এ কোম্পানির ৩৯ কোটি ৩৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে যা আগের সপ্তাহ থেকে প্রায় সাড়ে ৮ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া ফুওয়াং ফুডসের ৩০ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ২৯ কোটি টাকার শেয়ার স্কয়ার ফার্মার ২৫ কোটি টাকার সামিট এলায়েন্সের ২৫ কোটি টাকার এবং লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের ২৩ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6910.csv b/Bangla_fin_news_articles/6910.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ceefdb2271efa5f9929bcad675f21742cc1ccc5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6910.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6910,জ্বালানি তেলের দাম কমবে না মুহিত,2014-12-19,সিলেট অফিস,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন বাংলাদেশে কখনো আন্তর্জাতিকদামের সাথে তুলনা করেজ্বালানিতেলের দাম নির্ধারণ করা হয় না। আমরা সব সময় কম দামে তেল বিক্রি করি। তবে আমাদের ক্ষমতার উপর নির্ভর করে মাঝে মাঝে দাম বাড়াই। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমলেও বাংলাদেশে দাম কমার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী মুহিত। শুক্রবার সিলেট নগরীর নয়াসড়ক এলাকায় সংস্কারকৃত প্রেসবিটারিয়ান চার্চের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম এ পর্যায়ে বেশিদিন থাকবে না। তিনি বলেন তেলের দাম না কমানো দেশের জন্যে ভাল এতে রাজস্ব বাড়বে। মন্ত্রী সন্ধ্যায় সিলেট শিল্পকলা একাডেমীতে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠান এবং পরে সুরমা নদীতে নয়নাভিরাম পরিবেশে রিভার ক্রুজ রেস্টুরেন্টের উদ্বোধন করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6911.csv b/Bangla_fin_news_articles/6911.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5de46253c02c3673e3378b05d67f7536c259eaae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6911.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6911,এগিয়ে চলছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার প্রস্তুতি,2014-12-19,রফিকুল ইসলাম রবি,প্রতি বছরের তালিকা শুরুতে যে আয়োজন সবচেয়ে আগে স্থান করে নিয়েছে তা হলো বাণিজ্য মেলা। বছর ঘুরে আবার আসছে সেই ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। মাসব্যাপী এ মেলার অপেক্ষায় থাকেন নগরবাসী। ২০তম এ মেলাকে লক্ষ্য করেই পুরোদমে চলছে প্রস্তুতি। ১৪টি দেশের অংশগ্রহণে আগামী ১ জানুয়ারি থেকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এ মেলা শুরু হবে। আগের বছর মেলা ১০ দিন পিছিয়ে শুরু হলেও এবার যথাসময়ে শুরু হবে। ২০১৫ সালের ১ জানুয়ারি মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশিবিদেশি সব মিলিয়ে ৫০৮টি স্টল অংশ নেবে এবারের মেলায়। প্রমবারের মতো এবার নারী উদ্যোক্তাদের জন্য দেয়া হচ্ছে আলাদা স্টল। দেশি নারী উদ্যোক্তাদের উত্সাহিত করতে এবারের মেলায় আলাদা ব্যবস্থা রাখার কথা জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। এ বছর নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই মেলার সাজসজ্জা স্টল বরাদ্দসহ মেলাপ্রাঙ্গণ প্রস্তুতি করতে আগেভাগেই মাঠে নেমেছেন আয়োজকরা। আয়োজন নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা। সঠিক সময়ে সব প্রস্তুতি নিয়েই মেলা শুরু করাটাই তাদের লক্ষ্য। প্রতিবছর মেলা শুরুর পরও সপ্তাহজুড়ে চলে নির্মাণ ও সাজসজ্জার কাজ। তবে এ বছর এমনটা হোক তা চাচ্ছেন না আয়োজক ও ব্যবসায়ীরা। তাই দিনরাত কাজ করে যাচ্ছে নির্মাণ শ্রমিকরা। শুক্রবার মেলাপ্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেছে দেশিবিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের স্টল ও প্যাভিলিয়ন তৈরির কাজ শুরু করেছে জোরেশোরেই। প্রায় ৫০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন করতে পেরেছেন বলে দাবি করেছেন ব্যবসায়ীরা। এ দিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে মেলার প্রধান ফটক ইটের রাস্তা ও পার্কি ব্যবস্থা তৈরির কাজও এগিয়ে চলছে। অফিস নির্মাণের কাজে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন নির্মাণ শ্রমিকরা। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি ভাইস চেয়ারম্যান শুভাশীষ বসু জানান যথাসময়ে বাণিজ্য মেলা শুরু করতে আগেভাগেই কাজ শুরু করা হয়েছে। মেলার সব ধরনের প্রস্তুতি দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। মেলা উদ্বোধনের আগেই সব ধরনের কাজ শেষ হবে বলে আশা করছি। ইপিবি সূত্রে জানা গেছে এবারের বাণিজ্য মেলায় স্টল থাকছে ৫০৮টি যা গতবারের চেয়ে ৪২টি বেশি। এদের মধ্যে সাধারণ স্টল ২২২টি প্রিমিয়ার স্টল ৫৬টি প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়ন ৫৫টি। এ ছাড়া প্রিমিয়ার মিনি প্যাভিলিয়ন ৫৪টি বিদেশি প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রিমিয়ার স্টল ১৯টি মিনি প্যাভিলিয়ন ১৫টি বিদেশি প্রতিষ্ঠানের জন্য প্যাভিলিয়ন ১৫টি জেনারেল প্যাভিলিয়ন ১৪টি রিজার্ভ প্যাভিলিয়ন ৮টি রিজার্ভ মিনি প্যাভিলিয়ন ৬টি রেস্টুরেন্ট ৬টি বিদেশি মিনি প্যাভিলিয়ন ৫টি ও বিদেশি খাদ্যের রেস্টুরেন্টের জন্য ২টি স্থাপনা বরাদ্দ দেয়ার কথা রয়েছে। এবারের মেলায় যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য জার্মানি অস্ট্রেলিয়া ইরান ভারত পাকিস্তান সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়া থাইল্যান্ড তুরস্ক চীন সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং দক্ষিণ কোরিয়া অংশ নেবে। গত বছর ১২টি দেশ অংশ নিলেও এবার অংশগ্রণকারী দেশের সংখ্যা ২টি বেড়ে দাড়িয়েছে ১৪টি। মেলায় প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য ৩০ এবং অপ্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য ২০ টাকা প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। আগের বছরের মতো এবারও মেলার গেট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের আদলে তৈরি করা হচ্ছে। নারী উদ্যোক্তাদের জন্য আলাদা স্টল নারী উদ্যেক্তাদের জন্য প্রথম বারের মতো স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। দেশিয় নারী উদ্যোক্তাদের উত্সাহিত করতে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। নারী উদ্যোক্তাদের ২৯টি আবেদন জমা পড়লে সবই বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এ দিকে মেলার নিরাপত্তা নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন একাধিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়ীরা। কোনো ঝামেলা ছাড়াই মেলার কাজ এগিয়ে চলছে বললেন আকতার ফার্নিচারের প্যাভিলিয়নের কর্মকর্তা মো. হাছানুল কবির। তিনি বলেন মেলা শুরুর আগেই সব কাজ শেষ করতে পারব বলে আশা করছি। মেলায় দায়িত্বরত শেরেবাংলা নগর থানার পুলিশ মো. আব্দুল জলিল বলেন এখন পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6912.csv b/Bangla_fin_news_articles/6912.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eadf179c3bf31fa9d64a4d9d58b82b9b23fe448f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6912.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6912,নতুন উচ্চতায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ,2014-12-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রথমবারের মতো বৃহস্পতিবার ২২ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এর আগে ৫ নভেম্বর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২২ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন হয়। রিজার্ভ এ উচ্চতায় পৌঁছাতে বড় ভূমিকা রেখেছে জাতিসংঘে শান্তিরক্ষী বাহিনীতে নিযুক্ত কর্মকর্তাদের পাঠানো রেমিটেন্স ও এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থ। এছাড়া ডলারের দাম বাড়ায় রেমিটেন্সও বেড়েছে এতে রিজার্ভ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ এন্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান বলেন প্রথমবারের মতো রিজার্ভ ২২ দশমিক ৩৯ বিলিয়নে পৌঁছেছে। এতে ব্যাংক থেকে কোন ডলার ক্রয় করা হয়নি। জানা গেছে চলতি বছরের ৭ আগস্ট প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়। পরে তা কিছুটা কমলেও ৮ অক্টোবর আবার তা ২২ বিলিয়ন ছাড়ায়। ৫ নভেম্বর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সবোর্চ্চ ২২ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন হয়। সম্প্রতি সময়ে জাতিসংঘে শান্তিরক্ষী বাহিনীতে নিযুক্ত কর্মকর্তারা ৩৬ মিলিয়র ডলার ও এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ৭০ মিলিয়ন ডলার অর্থ পাঠায়। এছাড়া গত সপ্তাহে প্রবাসীরা ৩৫২ মিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স পাঠায়। ফলে চলতি মাসে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স দাঁড়িয়েছে ৫৫৮ মিলিয়ন ডলারে। এসব কারণে গতকাল দিন শেষে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২২ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলারে। ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন সম্প্রতি ডলারে বিনিময় মূল্য কিছুটা বৃদ্ধি পাওয়ায় ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিটেন্স বেড়েছে। যার প্রভাব পড়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6913.csv b/Bangla_fin_news_articles/6913.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1edc38660e99110e7d95f18b91747d2c8de354d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6913.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6913,মার্চের মধ্যে রানা প্লাজার পূর্ণাঙ্গ ক্ষতিপূরণের টার্গেট,2014-12-18,রিয়াদ হোসেন,রানা প্লাজা ধসে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের লক্ষ্যে গঠিত তহবিলে প্রয়োজনীয় অর্থ এখনো জোগাড় হয়নি। যে পরিমাণ অর্থ আছে তা দিয়ে ক্ষতিপূরণের ৭০ শতাংশ পরিশোধ করা যাবে। তবে আইএলওর আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা নেতৃত্বাধীন এই তহবিল সমন্বয়কারী কমিটি আগামী মার্চের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ ক্ষতিপূরণের অর্থ পরিশোধ করতে চাচ্ছে। এ জন্য প্রয়োজন আরো ৬০ কোটি টাকা। সংস্থাটির নেতৃত্বাধীন রানা প্লাজা সমন্বয় কমিটির একাধিক সদস্য জানিয়েছেন পূর্ণাঙ্গ ক্ষতিপূরণের রানা প্লাজার ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে অর্থপ্রাপ্তির জন্য এখনো চেষ্টা চলছে। তবে শেষ পর্যন্ত তা না পাওয়া গেছে রানা প্লাজার ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর তহবিল থেকে অর্থ দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হবে। শ্রমিক নেতা সৈয়দ সুলতানউদ্দিন আহমেদ সমন্বয় কমিটির সদস্য। ইত্তেফাককে তিনি বলেন আগামী এপ্রিলে রানা প্লাজা ধসের দুই বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণের অর্থ পরিশোধ করার লক্ষ্য রয়েছে। আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তহবিলের লক্ষ্যমাত্রাও এক কোটি ডলার কমিয়ে ৩ কোটি ডলারের নামিয়ে আনা হয়েছে। ইতিমধ্যে ২ কোটি ১০ লাখ ডলার ১৭০ কোটি টাকা যোগাড় হয়েছে। আর ৯০ লাখ ডলার ৬০ কোটি টাকা প্রয়োজন। ওই পরিমাণ অর্থ হলেই সব ক্ষতিপূরণ পরিশোধ করা সম্ভব হবে। মার্চের মধ্যে এ অর্থ যোগাড় করতে সর্বাত্বক চেষ্টা চলছে। রানা প্লাজার শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণের লক্ষ্যে আইএলও আন্তর্জাতিক শ্রম অধিকার সংগঠন ইন্ডাস্ট্রিঅল গ্লোবাল ইউনিয়ন যৌথভাবে এ তহবিল গঠনে উদ্যোগ নেয়। শুরুতে এ তহবিলের লক্ষ্য ছিল ৪ কোটি ডলার বা ৩১০ কোটি টাকা। তবে সমন্বয় কমিটি সম্প্রতি হিসাব করে দেখেছে ২৩০ কোটি টাকা হলেও ৩ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের পূর্ণাঙ্গ অর্থ পরিশোধ করা যাবে। এ দিকে প্রাথমিকভাবে ক্ষতিপূরণের ৪০ শতাংশ অর্থ পরিশোধের কাজটি আগামী সোমবারের মধ্যে সম্পন্ন হচ্ছে। নিহতের পরিবারের সদস্য যাদের সনাক্ত করা গেছে ও আহত শ্রমিকদের মধ্য থেকে প্রায় সাড়ে চার হাজার শ্রমিক ও তাদের পরিবারের সদস্যকে এই অর্থ দেয়া হয়েছে। আরো প্রায় সাড়ে ৪০০ শ্রমিকের পরিবারের সদস্যকে এই অর্থ দেয়া হবে। ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল সাভারের রানা প্লাজা ধসে মারা যায় ১ হাজার ১৩৮ জন। আর গুরুতর আহত হয় আরো অন্তত ১ হাজার শ্রমিক। ওই ভবনের ৫টি কারখানায় কাজ করত প্রায় সাড়ে তিন হাজার শ্রমিক। সমন্বয় কমিটির হিসাব অনুযায়ী ক্ষতিপূরণের জন্য গঠিত রানা প্লাজা ডোনারস ট্রাস্ট ফান্ড থেকে তিন কিস্তিতে নিহত ও আহত ব্যক্তিদের পরিবারের প্রায় আড়াই হাজার সদস্যকে তাদের প্রাপ্য ক্ষতিপূরণের ৪০ শতাংশ দেয়া হয়েছে। এর বাইরে আগামী সোমবারের মধ্যে আরো সাড়ে ৪০০ সদস্যকে অর্থ দেয়া হবে। এই অর্থ দেয়া হলে ৪০ শতাংশ ক্ষতিপূরণের অর্থ দাবিনামা অনুযায়ী যাদের শনাক্ত করা গেছে প্রদান কাজ সম্পন্ন হবে। এর পর তাদের সবাইকে বাদবাকি অর্থ প্রদান করা হবে। এর বাইরে প্রাইমার্ক নিউ ওয়েভ বটমের ৬০০ শ্রমিকের ক্ষতিপূরণ দিয়েছে। এখনো ক্ষতিপূরণের দাবি উঠছে বিশ্বব্যাপী রানা প্লাজার ৫টি গার্মেন্টস থেকে পোশাক কিনত অন্তত ২৮টি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান। এসব ব্র্যান্ডকেই লক্ষ্য করেই মূলত আইএলওর ক্ষতিপূরণ তহবিল গঠন করা হয়েছিল। কিন্তু দেড় বছরে ১৩টি ব্র্যান্ড অর্থ প্রদান করেছে। বাদবাকি অন্তত ১৫টি ব্র্যান্ড কোনো অর্থ দেয়নি। ক্রেতা প্রতিষ্ঠান প্রাইমার্ক ছাড়াও বোনমার্শে সিএন্ডএ লোবলো চিলড্রেন্স প্লেস ওয়ালমার্ট এইচএন্ডএম ইনডিটেক্স কেআইকে ম্যাঙ্গো ম্যাটালান মাসকট ও প্রিমিয়ার ক্লদিং অর্থ দিয়েছে। রানা প্লাজার কারখানা থেকে পোশাক ক্রয় করেনি এমন একাধিক ব্র্যান্ডও এতে অর্থ সহায়তা দিয়েছে। কিন্তু ক্যারিফোর জেসি পেনি ও বেনেটনসহ অনেক ব্র্যান্ডই ক্ষতিপূরণের অর্থ দেয়নি। আন্তর্জাতিক শ্রম অধিকার সাংগঠন ক্লিন ক্লদস ক্যাম্পেইন আগামী এপ্রিলের আগেই এ সব ব্র্যান্ডকে ক্ষতিপূরণ তহবিলে অর্থ প্রদানের আহ্বান জানিয়েছে। সংগঠনটি তাদের ওয়েবসাইটে অর্থ প্রদানকারী ব্র্যান্ডগুলোর পাশাপাশি যারা অর্থ প্রদান করেনি তাদের তালিকাও প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয় ক্ষতিপূরণের জন্য আর কত অপেক্ষা সংগঠনটির আহ্বানে গত ১০ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্র ফ্রান্স ইতালি স্পেন ও সুইজারল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে ক্ষতিপূরণের দাবিতে মানবাধিকার কর্মীরা সমবেত হয়েছে। ক্রেতা প্রতিষ্ঠান বেনেটনের বিভিন্ন আউটলেটের সামনেও তারা জড়ো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6914.csv b/Bangla_fin_news_articles/6914.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e0322a3fa02d32a66abb1fae7fffa7601225164b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6914.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6914,সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ মজীনা,2014-12-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সবার সহযোগিতায় বাংলাদেশ পোশাক শিল্পসহ সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাত্ শেষে সাংবাদিকদের কাছে এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি। বাংলাদেশের চামড়া ওষুধ ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা খাতের ব্যাপক প্রশংসা করে মজীনা বলেন এ সব খাতে বিপ্লব ঘটেছে। এ সব খাতে যেমন শত শত কোটি ডলার বিনিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে তেমনি বিশ্ববাজারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের চামড়াজাত পণ্য ও ওষুধের রফতানি বাড়বে। আর তথ্য প্রযুক্তি সেবা রফতানির মাধ্যমে যা আয় হবে সেটা হবে শতভাগ মূল্য সংযোজন। মেধার মাধ্যমে বাংলাদেশ এটা অর্জন করবে। বৈঠকের বিষয়ে তিনি বলেন আমরা ফলপ্রসু আলোচনা করেছি। তৈরি পোশাক শিল্প শ্রমিক অধিকার ইপিজেড চামড়া শিল্প আইটি ওষুধ শিল্প নিয়েও আলোচনা করেছি। মজীনা বলেন সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উন্নয়ন ঘটাচ্ছে। বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উষ্ণ আন্তরিক সম্পর্ক ও উন্নয়ন সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। বৈঠক প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন বৈঠকে বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও আমাদের রফতানি কী ভাবে আরো বাড়ানো যায় সে সব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের জিএসপি সুবিধাপ্রাপ্তি প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন যুক্তরাষ্ট্র এখন জিএসপি সুবিধা প্রদান বন্ধ রেখেছে। কোনো দেশই এখন জিএসপি সুবিধা পাচ্ছে না। যদি মার্কিন কংগ্রেস সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে পাওয়া যাবে। তবে কবে নাগাদ এই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে তা মার্কিন রাষ্ট্রদূত নিশ্চিত করতে পারেননি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6915.csv b/Bangla_fin_news_articles/6915.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c64515e82d65d7bde0d1371774e0157404d69dc3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6915.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6915,বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে রেকর্ড,2014-12-18,অনলাইন ডেস্ক,অতীতের সব রেকর্ড ভেঙ্গে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। স্বাধীনতার ৪৩ বছরে এটি সর্বোচ্চ রিজার্ভ । এর আগে দেশে সর্বোচ্চ রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২২ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই পরিমাণ রিজার্ভ দিয়ে দেশের ৭ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব যেখানে মাত্র তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর মত রিজার্ভ থাকলেই চলে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেইন রিজার্ভ এন্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক ছাইদুর রহমান বলেন রেমিটেন্স প্রবাহ এবং রফতানি আয় বৃদ্ধি এবং জাতিসংঘ শান্তি মিশনে কর্মরতদের পাঠানো একটি বড় তহবিলের কারণে রিজার্ভ বেড়েছে। আগামীতেও রিজার্ভ বৃদ্ধির এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি জানান রিজার্ভ বৃদ্ধির কারণে মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকা পূর্বের তুলনায় শক্তিশালী অবস্থায় রয়েছে। খবর বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6916.csv b/Bangla_fin_news_articles/6916.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3f0579260bc16572948eb437bd30ab8ac5d434b2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6916.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6916,কৃষকদের মাঝে ঋণ বিতরণ শুরু,2014-12-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১০ টাকার হিসাবধারী কৃষকদের মাঝে বাংলাদেশ ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন তহবিল থেকে ঋণ বিতরণ শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকে এ ঋণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রিন ব্যাংকিং এন্ড সিএসআর ডিপার্টমেন্ট ট্রাস্ট ব্যাংক ও ক্ষুদ্রঋণদানকারী প্রতিষ্ঠান সজাগ যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। অনুষ্ঠানে গভর্নর বলেন আর্থিক সেবাবঞ্চিত তৃণমূলের জনগোষ্ঠীকে প্রাতিষ্ঠানিক আর্থিক সেবাভুক্তির আওতায় আনার লক্ষ্যে দেশের কৃষক গার্মেন্টস শ্রমিকসহ নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষের জন্যে মাত্র ১০ টাকায় ব্যাংক হিসাব খোলার সুযোগ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরই ধারাবাহিকতায় ১০ টাকার হিসাবধারী ক্ষুদ্র প্রান্তিকভূমিহীন কৃষকসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত নিম্ন আয়ের পেশাজীবী এবং প্রান্তিক খুদে ব্যবসায়ীদের সহজ শর্তে ঋণ দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। গভর্নর বলেন ১০ টাকার হিসাবগুলো সচল রাখার মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনৈতিক গতিশীল করাও এ তহবিলের অন্যতম উদ্দেশ্য। এ ঋণ সুবিধা সম্পূর্ণ জামানতবিহীন। মূলত ঋণগ্রহীতাদের পেশাগত দক্ষতা ও কায়িক শ্রমের মানসিকতাই হচ্ছে এ ঋণের মূল জামানত। প্রসঙ্গত ১০ টাকার হিসাবধারীদের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ২০০ কোটি টাকার একটি আবর্তনশীল পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করেছে। দেশে কার্যরত ব্যাংকগুলো এ তহবিলের অর্থ ব্যবহার করতে পারবে। এ পর্যন্ত ৩২টি ব্যাংক ১৩৯ কোটি টাকা ব্যবহারের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। ট্রাস্ট ব্যাংক এ পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের আওতায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে দুই কোটি টাকার ঋণ চুক্তি করেছে। এ চুক্তির অংশ হিসেবে তারা কৃষিভিত্তিক ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান সজাগ এর সাথে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ১০ টাকার হিসাবধারী কৃষকদের মাঝে দেড় কোটি টাকা ঋণ বিতরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। গ্রিন ব্যাংকিং এন্ড সিএসআর ডিপার্টমেন্টের মহাব্যবস্থাপক আবুল মনসুর আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী ক্ষুদ্রঋণ সংস্থা সজাগ এর পরিচালক আব্দুল মতিন ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইশতিয়াক আহমেদ চৌধুরীসহ বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রাস্ট ব্যাংক ও সজাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6917.csv b/Bangla_fin_news_articles/6917.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..414a4e211844e5e4ede23ed9f5fe5e92d3ed47c3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6917.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6917,ডিএসইতে স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থায় নেটিং চালুর দাবি,2014-12-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন চালুকৃত স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থায় নেটিং সুবিধা চালুর জন্য ট্রেকহোল্ডাররা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই কাছে দাবি জানিয়েছে। এর প্রেক্ষিতে নেটিং সুবিধা চালুর জন্য পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে বিএসইসি প্রস্তাব দিতে পারে ডিএসই। ইতোমধ্যে ডিএসইর পক্ষ থেকে বিএসইসিকে মৌখিকভাবে এ বিষয়ে জানানো হয়েছে। বিএসইসি এ বিষয়ে লিখিত প্রস্তাব পাঠাতে বলেছে। ডিএসইর ঊর্ধ্বতন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। এ দিকে গত ১১ ডিসেম্বর স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থা চালুর পর থেকে একই কোম্পানির শেয়ার এক দিনে কেনাবেচার সুবিধা নেটিং বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু এ সুবিধা চালুর দাবি জানিয়েছেন বিনিযোগকারীরা। গত ১৭ ডিসেম্বর বিকালে ব্রোকার অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে ডিএসইর বৈঠকে ট্রেকহোল্ডারদের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানানো হয়। ট্রেকহোল্ডাররা বলছেন বাজারে লেনদেন বাড়াতে নেটিং সুবিধা চালু করা উচিত। এ ছাড়া বিনিয়োগকারীদের সুবিধার্থে আগের মতো নতুন ব্যবস্থায়ও টিকার লেনদেন সম্পন্ন হওয়ার চিহ্ন সংযোজন করা প্রয়োজন। ডিএসই কর্তৃপক্ষ বলছে ডিএসই এ বিষয়ে কাজ করবে। তবে চাইলেই এটা চালু করা সম্ভব নয়। বিএসইসিকে অবহিত করে তাদের অনুমোদন পেলেই তা চালু করা হবে। এদিকে ব্রোকার অ্যাসোসিযেশনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যত দ্রুত সম্ভব নেটিং সুবিধা চালু করা উচিত। এতে বিনিয়োগকারীরা উপকৃত হবেন। তা ছাড়া নেটিং সুবিধা চালু করা হলে বাজারে লেনদেনের পরিমাণও বাড়বে। তাই এ বিষয়টি স্টক এক্সচেঞ্জ ও বিএসইসির উচিত গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6918.csv b/Bangla_fin_news_articles/6918.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..498a56eb2f9b799d5edd3aa77d82eebbb78942db --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6918.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6918,সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ মজীনা,2014-12-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সকলের সহযোগিতায় বাংলাদেশ পোশাক শিল্পসহ সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে এগিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাত্ শেষে সাংবাদিকদের কাছে এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি। বাংলাদেশের চামড়া ওষুধ ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবাখাতের ব্যাপক প্রশংসা করে মজীনা বলেন এসব খাতে বিপ্লব ঘটেছে। এসব খাতে যেমন শত শত কোটি ডলার বিনিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে তেমনি বিশ্ববাজারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের চামড়াজাত পণ্য ও ওষুধের রফতানি বাড়বে। আর তথ্য প্রযুক্তি সেবা রফতানির মাধ্যমে যা আয় হবে সেটা হবে শতভাগ মূল্য সংযোজন। মেধার মাধ্যমে বাংলাদেশ এটা অর্জন করবে। বৈঠকের বিষয়ে তিনি বলেন আমরা ফলপ্রসু আলোচনা করেছি। তৈরি পোশাক শিল্প শ্রমিক অধিকার ইপিজেড চামড়া শিল্প আইটি ওষুধ শিল্প নিয়েও আলোচনা করেছি। তিনি আরও বলেন সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উন্নয়ন ঘটাচ্ছে। বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উষ্ণ আন্তরিক সম্পর্ক ও উন্নয়ন সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। বৈঠক প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন বৈঠকে বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও আমাদের রফতানি কীভাবে আরো বাড়ানো যায় সেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের জিএসপি সুবিধা প্রাপ্তি প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন যুক্তরাষ্ট্র এখন জিএসপি সুবিধা প্রদান বন্ধ রেখেছে। কোনো দেশই এখন জিএসপি সুবিধা পাচ্ছে না। যদি মার্কিন কংগ্রেস সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে পাওয়া যাবে। তবে কবে নাগাদ এই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে তা মার্কিন রাষ্ট্রদূত নিশ্চিত করতে পারেন নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6919.csv b/Bangla_fin_news_articles/6919.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..18209876da3ded3b5f93bae1b80f34d48b4d7b0e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6919.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6919,শেয়ারবাজারে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2014-12-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা পাঁচ কর্মদিবস সূচক পতনের পর বৃহস্পতিবার উভয় শেয়ারবাজারে সূচক বেড়েছে। তবে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন কমেছে প্রায় ১৯ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ইঞ্জিনিয়ারিং খাত ঘিরে। এর পরই ওষুধ ও বস্ত্রখাতের অবস্থান। এ দিকে দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল বস্ত্র খাত। বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৪ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে বৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৩১ কোটি ৩২ লাখ টাকা যা আগের দিনের চেয়ে ৫৩ কোটি ২১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭২টির কমেছে ৯৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৯৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৭৯ লাখ টাকা যা আগের দিনের চেয়ে ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৫৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২১টির কমেছে ৯৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6920.csv b/Bangla_fin_news_articles/6920.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b6c2f5725c5d70b0f87552c462da0c4a05b3a20 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6920.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6920,ইউনাইটেড পাওয়ারের আইপিও আবেদন গ্রহণ শুরু ১৮ জানুয়ারি,2014-12-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বুকবিডিং পদ্ধতির মাধ্যমে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন পাওয়া ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী ১৮ জানুয়ারি। আবেদন গ্রহণ শেষ হবে ২২ জানুয়ারি। তবে প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য এ সুযোগ থাকবে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ৩ কোটি ৩০ লাখ সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ২৩৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা উত্তোলন করবে। এ জন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ৬২ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৭২ টাকা। কোম্পানির ১০০টি শেয়ারে মার্কেট লট নির্ধারণ করা হয়েছে। কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের ইনডিকেটিভ মূল্য ৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয় যা ৬ ক্যাটাগরির ২৮টি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী দ্বারা সমর্থিত হয়। পরবর্তীতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহনের মাধ্যমে ইনডিকেটিভ মূল্য ৭২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি প্রেফারেন্স শেয়ারের রিডেম্পশন ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে। কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত হিসাব অনুযায়ী শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ৫ দশমিক ৯৮ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ এনএভি হয়েছে ২৩ দশমিক ৬৪ টাকা। এদিকে আইপিওর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করবে এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ড। কোম্পানিটির প্রসপেক্টাস অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। প্রসপেক্টাস অনুযায়ী কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী বছরের ১১ জানুয়ারি। কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ১০ কোটি ইউনিট ছেড়ে শেয়ারবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। এ জন্য প্রতি ইউনিটের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। ৫০০টি ইউনিটে মার্কেট লট নির্ধারণ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6921.csv b/Bangla_fin_news_articles/6921.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..22538acc5e36e0589aa5001f9d423397c2c2b15a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6921.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6921,সরকারি বেতন কাঠামোর সুপারিশ চূড়ান্ত পেশ বৃহস্পতিবার,2014-12-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারি কর্মকর্তাকর্মচারীদের নতুন বেতন কাঠামোর সুপারিশ চূড়ান্ত করেছে এ সংক্রান্ত কমিশন। সর্বোচ্চ ৮০ হাজার আর সর্বনিম্ন ৮ হাজার ২০০ টাকা বেতন নির্ধারণ করে কমিশন সুপারিশ চূড়ান্ত করেছে বলে সূত্র জানিয়েছে। কমিশনে বেতন গ্রেড কমানোরও সুপারিশ থাকছে। বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের নিকট এ সুপারিশ জমা দেয়া হবে। কমিটি গঠনের এক বছর পর কমিশন তাদের প্রতিবেদন জমা দিতে যাচ্ছে। গত বছরের নভেম্বরে সাবেক গভর্নর ফরাসউদ্দিনকে প্রধান করে ১৭ সদস্যের পে এন্ড সার্ভিসেস কমিশন ২০১৩ গঠন করে সরকার। এক বছর পর বুধবার কমিশন তাদের প্রতিবেদন জমা দিতে যাচ্ছে। সূত্র জানিয়েছে সরকারি চাকরিতে যোগদানের শুরুতে একটি স্থিতি ভাতার সুপারিশ করা হয়েছে। চাকরির শুরুতেই সেই ভাতা দিয়ে তারা প্রাথমিক প্রয়োজন মেটাবেন। যে তারিখেই চাকরিতে যোগদান করা হোক না কেন প্রতিবছরের ১ জুলাই ইনক্রিমেন্ট দেয়ার সুপারিশও রয়েছে। সূত্র জানায় এতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব ও মন্ত্রিপরিষদ সচিবের বেতন ১ লাখ টাকা করার সুপারিশ করা হয়েছে। সিনিয়র সচিবদের ৯০ হাজার ও সচিবদের ৮০ হাজার টাকা বেতনের সুপারিশ করা হয়েছে। সর্বনিম্ন বেতন ধরা হয়েছে ৮ হাজার ২০০ টাকা। বেতনের গ্রেড কমিয়ে ২০টির পরিবর্তে করা হয়েছে ১৬টি। এর আগে জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জানিয়েছিলেন বেতন ও চাকরি কমিশন২০১৩ তাদের প্রতিবেদন চলতি বছর ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে দাখিল করবে। পরবর্তীতে কয়েক দিন পিছিয়ে এ প্রতিবেদন দাখিলের সময় ১৮ ডিসেম্বর নির্ধারণ করা হয়। প্রতিবেদন দাখিলের পর সেটি পরীক্ষানীরিক্ষা করা হবে। তারপর সেটি বিল আকারে মন্ত্রিসভায় উত্থাপন করা হবে। এটা একাট দীর্ঘ প্রক্রিয়া। সরকার পে কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন করলে তা আগামী জুলাই থেকে কার্যকর হবে। সূত্র জানায় পেকমিশনের প্রতিবেদনে বিদ্যমান বিভিন্ন ভাতা ও অন্যান্য আর্থিক সুবিধা সময় উপযোগী করার প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রতিবেদনে প্রথমবারের মতো সরকারি কর্মকর্তাকর্মচারীদের পাশাপাশি পরিবারের সদস্যদের জন্যও বীমা সুবিধার সুপারিশ করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6922.csv b/Bangla_fin_news_articles/6922.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..93e03c7e25dc291e9eefdeb9e95da2bbbfb94a58 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6922.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6922,শেয়ার লেনদেনে হাওলা চার্জ থাকছে না লাগা চার্জ বাড়ছে ১ পয়সা,2014-12-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই প্রতিবার শেয়ার লেনদেনের হাওলা চার্জ আর থাকছে না। বৃহস্পতিবার থেকে হাওলা চার্জ উঠিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে। হাওলা চার্জ উঠিয়ে দেয়ার পাশাপাশি প্রতি শেয়ার লেনদেনের চার্জ লাগা ১ পয়সা বাড়ানো হয়েছে। আর বন্ডের ক্ষেত্রে প্রতি লেনদেনের ফি ২ টাকার পরিবর্তে ৫০ টাকা করা হয়েছে। বুধবার ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় এ সব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এর আগে ব্রোকারেজ অ্যসোসিয়েশনের সঙ্গে এক বৈঠক করা হয়েছে। ট্রেকহোল্ডারদের সঙ্গে কথা বলেই ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ এ সব সিদ্ধান্ত নিয়েচে। ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে এ সব সিদ্ধান্তের কথা জানা গেছে। বিকালে ডিএসই কার্যালয়ে ডিএসইর চেয়ারম্যান বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা পরিচালক শাকিল রিজভী শরীফ আনোয়ার হোসেন মোহাম্মদ শাহজাহান খাজা গোলাম রসুলসহ স্বতন্ত্র পরিচালকবৃন্দ। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থা চালুর পর শেয়ার ক্রয়বিক্রয়ে লট সিস্টেম বন্ধ করে দেয়া হয়। এর ফলে একটি শেয়ারও ক্রয়বিক্রয় করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থায় অল্প শেয়ার ক্রয়বিক্রয়ে হাওলা চার্জ তুলনামূলকভাবে বেশি হয়ে যায়। তাই ২ টাকা হাওলা চার্জের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে ডিএসইর পক্ষ থেকে বলা হয়। এরই প্রেক্ষিতে বুধবার হাওলা চার্জ তুলে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ২টাকা হাওলা চার্জ তুলে দিয়ে লাগা চার্জ ২ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৩ পয়সা করা হয়েছে। এখন থেকে লাগা চার্জকে বলা হবে ট্রানজেকশন ফি। এ দিকে বিনিয়োগকারীরা বলছেন হাওলা চার্জ তুলে দেয়া হলেও লাগা চার্জ ২ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৩ পয়সা করার ফলে বিনিয়োগকারীরা উপকৃত হবেন কি না তা ভেবে দেখা প্রয়োজন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6923.csv b/Bangla_fin_news_articles/6923.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b8541087622a6ac35f1e252929537cc4e31f5097 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6923.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6923,রিটার্ন দাখিল না করায় আইনি ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে এনবিআর,2014-12-17,রিয়াদ হোসেন,যে সব করদাতার করশনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন রয়েছে কিন্তু যথাসময়ে তাদের আয়কর রিটার্ন দাখিল করেননি তাদের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। বিশেষত যাদের ইটিআইএন রয়েছে তাদের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে ভাবা হচ্ছে। সম্প্রতি সংশ্লিষ্ট কর অঞ্চলগুলোতে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার তাগাদা দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এ ছাড়া চলতি বছর গত বছরের তুলনায় বেশি পরিমাণ আয়কর রিটার্ন দাখিল হলেও একই সময়ের তুলনায় আয়কর কম আদায় হয়েছে। বিষয়টির প্রকৃত কারণও অনুসন্ধানে নেমেছে এনবিআর। গত ৩ ডিসেম্বর সবগুলো কর অঞ্চলে চিঠি দিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে এর কারণ জানাতে বলা হয়েছে। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের সব কর অঞ্চল ছাড়াও বৃহত্ করদাতা ইউনিট এলটিইউট্যাক্স ও কেন্দ্রীয় কর অঞ্চলে এ বিষয়ে জানতে চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। অবশ্য সময়সীমা পার হলেও কয়েকটি কর অঞ্চল এর কারন ব্যাখ্যা করে চিঠির জবাব দিলেও বেশির ভাগ কর অঞ্চল থেকেই এখনো কোনো জবাব আসেনি। বিদ্যমান ১৯৮৪ সালের আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী যথাসময়ে রিটার্ন দাখিলে ব্যর্থ হলে এককালীন ১ হাজার জরিমান এবং প্রতিদিনের জন্য ৫০ টাকা হারে জরিমানার বিধান রয়েছে। অবশ্য অতীতে খুব কম ক্ষেত্রেই এ আইনির প্রয়োগ করা হয়েছে। তবে দুই দফা সময় বাড়ানোর পর রিটার্ন দাখিল কাঙ্খিত পরিমাণে না বাড়ায় এবার কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে এনবিআর। সূত্র জানিয়েছে এ বছর আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা ছিল গত নভেম্বর। আর গত বছর এ সময়সীমা ছিল ডিসেম্বর পর্যন্ত। এনবিআরের হিসাবে এ বছর ৮ লাখ ৩৩ হাজার রিটার্ন দাখিলের বিপরীতে ১ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা আয়কর আদায় হয়েছে। অথচ গত বছর ৮ লাখ ২৮ হাজার রিটার্ন দাখিলের বিপরীতে ১ হাজার ৬০১ কোটি টাকার আয়কর আদায় হয়েছে। কর অঞ্চলগুলোতে পাঠানো ওই চিঠিতে বলা হয় বিগত বছরের চেয়ে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা বাড়লেও তুলনামূলকভাবে আয়কর আদায় বাড়েনি। চলতি বছরে প্রত্যেকটি কর অঞ্চলের এ রকম ১০০টি দাখিলকৃত রিটার্ন পর্যালোচনা করে আদায় কম হওয়ার কারন উল্লেখ করে তা দ্রুত জানাতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া চলতি কর বর্ষে যে সব করদাতা রিটার্ন দাখিলে সময় বাড়ানোর আবেদন করেছেন বর্ধিত সময়ে তাদের রিটার্ন দাখিলে মনিটরিং বাড়ানোর জন্যও বলা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6924.csv b/Bangla_fin_news_articles/6924.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4bd7e4a57254345ffc05e64db455fe38f0c9a833 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6924.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6924,ডিএসইতে টানা ৫ কার্যদিবস সূচকের পতন,2014-12-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে টানা দরপতন চলছে। স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থা চালুর পর থেকে লেনদেন ধীরে ধীরে বাড়তে থাকলেও সূচকের পতন চলছে। বুধবার পর্যন্ত টানা পাঁচ কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ১০৭ পয়েন্ট। তবে লেনদেন পরিস্থিতি প্রতিদিনই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় রয়েছে। ধীরে ধীরে বাড়ছে লেনদেনের পরিমাণ। বাজারে সবচেয়ে বেশি দরপতন হয়েছে অলটেক্সের। এ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে ১০ শতাংশ। এছাড়া আরএন স্পিনিং মিলের শেয়ারদর কমেছে ৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ। বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর মধ্যে লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের শেয়ারদর কমেছে ২ দশমিক ১৬ শতাংশ এবং স্কয়ারফার্মার শেয়ারদর কমেছে ১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। খাত ভিত্তিক দর পতন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে বস্ত্র খাতের খাতের শেয়ারগুলোর দর পতন হয়েছে ৪ দশমিক ৩ শতাংশ। আর ব্যাংকিং খাতের শেয়ারদর কমেছে ১ দশমিক ২ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮৩৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৮৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৮৪ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০০টির কমেছে ১৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৬ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৯৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৫৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮১টির কমেছে ১৩৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কেয়া কসমেটিকসের প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোক্তা কোম্পানি কেয়া নিট কম্পোজিট লিমিটেড শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি ৬৯ লাখ ৫ হাজার ৫০০ শেয়ার বিক্রয় করবে। এই প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোক্তার কাছে কেয়া কসমেটিকসের মোট ১ কোটি ৬১ লাখ ৭০ হাজার ৩৭৮টি শেয়ার রয়েছে। কেয়া কসমেটিকসের অপর প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোক্তা কেয়া ইয়ার্ন ৬৯ লাখ ৫ হাজার ৫০০ শেয়ার ক্রয় করবে। বাজার মূল্যের ভিত্তিতে ব্লক মার্কেটে পরবর্তী ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে এ কেনাবেচা সম্পন্ন করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6925.csv b/Bangla_fin_news_articles/6925.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..108e772ffe6f0fc73019c4b51aa80ffe5350992f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6925.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6925,তুলায় আগুন দিয়ে চাষিদের প্রতিবাদ,2014-12-17,ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি ও কালীগঞ্জ সংবাদদাতা,মণ প্রতি তুলার দাম ৬শ ২০ টাকা কমানোয় ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজারে রাস্তায় তুলা ছিটিয়ে ও আগুন দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন তুলা চাষিরা। বুধবার সাড়ে ১১টার দিকে ঝিনাইদহ যশোর মহাসড়কের বারোবাজারে প্রতিবাদ বিক্ষোভ ও মানব বন্ধন করে তারা। চাষিরা রাস্তার উপর তুলা ছিটিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। চাষিরা জানায় গত বছর তুলার উন্নয়ন বোর্ড প্রতিমণ বীজতুলার দাম ধার্য করেছিল ২৫শ ২০ টাকা। এবার দাম কমিয়ে ১৯শ টাকা মণ ধার্য করেছে। নভেম্বর মাস থেকে তুলা ঊঠতে শুরু করেছে। কিন্তু তুলা কেনার লোক মিলছে না। তুলা কিনে থাকে বেসরকারী জিনিং মিলের মালিকেরা। তারা এখনও তুলা কেনা শুরু করেনি। চাষির ঘরে উৎপাদিত তুলা মজুত রয়েছে। ১৯শ টাকা মণ দরে তুলা বিক্রি করে লোকসান হবে বলে চাষিরা জানায়। তারা তুলা মূল্য বৃদ্ধির দাবি করেন। তুলা এ অঞ্চলের একটি অর্থকরি ফসল। কালীগঞ্জ উপজেলার নরদিহী গ্রামের তুলা চাষি আব্দুল গনি জানান এবার আড়াই বিঘা জমিতে তুলা চাষ করেছেন। তুলা উন্নয়ন বোর্ডে কাছ থেকে আড়াই হাজার টাকা দরে বীজ কিনেছেন। সব মিলিয়ে তার বিঘা প্রতি ১৭ ১৮ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। তুলা উন্নয়ন বোর্ডে কর্মকর্তারা বলেছিলেন তুলা লাগান ২৮শ টাকা মণ দেওয়া হবে। এখন দাম কমিয়ে প্রতিমণ ১৯শ টাকা ধার্য করা হয়েছে। এ দামে তুলা বিক্রি করলে লোকসান হবে। চাষি শফিউল আলম বলেন ৫ বিঘা জমিতে তুলা চাষ করেছেন। দরপতনে তার পথে বসতে হবে। ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন না। তুলা উন্নয়ন বোর্ডের ঝিনাইদহ জোনের প্রধান তুলা উন্নয়ন অফিসার মোঃ কুতুব উদ্দিন জানান চলতি মৌসুমে ২০১৪ ২০১৫ এ জোনে ৪ হাজার ৫৬ হেক্টরে তুলা চাষ করা হয়েছে। আর্ন্তজাতিক বাজারে তুলার দরপতন হয়েছে। যার প্রভাব আমাদের দেশের বাজারে পড়েছে। জিনিং মিল মালিকদের সাথে বসে তুলা উন্নয়ন বোর্ড দাম নির্ধারন করেছে। তিনি দাবি করেন এবার তুলার ফলন ভাল হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6926.csv b/Bangla_fin_news_articles/6926.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b17668e540a2a7b335e628b530e1bec916f8bbd9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6926.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6926,শ্রেণিকৃত ঋণ পুনঃতফসিলে ফের শর্ত শিথিলতা চান ব্যাংকাররা,2014-12-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শ্রেণিকৃত ঋণ পুনঃতফসিলে শর্ত আবারো শিথিল করার আবেদন জানিয়েছে ব্যাংকগুলো। সমপ্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকে অনুষ্ঠিত ব্যাংকার্স সভায় এ আবেদন জানান ব্যাংক নির্বাহীরা। একই সঙ্গে পুঁজিবাজারের লোকসানের বিপরীতে নিরাপত্তা সঞ্চিতি রাখার সময়ও এক বছর বাড়িয়ে আগামী বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত করার দাবি জানিয়েছেন তারা। গত বছর রাজনৈতিক অস্থিরতা বিবেচনায় নিয়ে ওই বছরের ২৩ ডিসেম্বর কৃষি ও শিল্প খাতের শ্রেণিকৃত ঋণ পুনতফসিলের শর্ত শিথিল করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর কয়েক দিন আগে ১৮ ডিসেম্বর ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এসএমই খাতের ঋণ পুনঃতফসিলের শর্তে শিথিলতা আনে সংস্থাটি। এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা ১৫ শতাংশের পরিবর্তে মাত্র ৫ শতাংশ ডাউনপেমেন্ট এককালীন নগদ জমা দিয়ে শ্রেণিকৃত ঋণ নবায়ন করার সুযোগ পান। এই শিথিলতা ছিল ৩০ জুন পর্যন্ত। জানা গেছে গত ডিসেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত শর্ত শিথিলতার সময় ১৮ হাজার ৫৫১ কোটি টাকার শ্রেণিকৃত ঋণ পুনঃতফসিল করা হয়। এর মধ্যে সরকারি ব্যাংকগুলোর ঋণই ছিল বেশি। এর পরও ব্যাংক খাতের শ্রেণিকৃত ঋণ কমেনি বরং বেড়েছে। সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিক শেষে ব্যাংক খাতের শ্রেণিকৃত ঋণ দাঁড়িয়েছে ৫৭ হাজার ২৯০ কোটি টাকা যা বিতরণ করা ঋণের প্রায় ১১.৬০ শতাংশ। এসব ঋণের বড় একটি অংশ খেলাপি। প্রসঙ্গত শ্রেণিকৃত ঋণের মধ্যে নিম্নমানে সাবস্টান্ডার্ড শ্রেণিকৃত সেগুলোকে খেলাপি ধরা হয় না। তবে সন্দেহজনক ডাউটফুল ও ক্ষতিজনক ব্যাডলস মানে শ্রেণিকৃত হলে সেগুলোকে খেলাপি ঋণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ ধরনের ঋণ খেলাপি ব্যক্তি জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন না। তবে নিম্নমানে শ্রেণিকৃত ঋণ রয়েছে এমন ব্যক্তি জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন। এদিকে শর্ত শিথিলের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও কিছু কিছু শ্রেণিকৃত ঋণ সহজ শর্তে পুনঃতফসিল করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। ব্যাংকার্স সভায় দেশের ব্যবসাবাণিজ্যের অবস্থা তুলে ধরে আরো ঋণ পুনতফসিলের শর্ত শিথিলের দাবি করেন ব্যাংক নির্বাহীরা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমানের সভাপতিত্ত্বে অনুষ্ঠিত ওই সভায় দেশের অধিকাংশ ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে প্রাথমিকভাবে দুটো দাবিই রাখার আশ্বাষ দেয়া হয়েছে বলে সভা শেষে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের এবিবি চেয়ারম্যান ও ইষ্টার্ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলী রেজা ইফতেখার। ব্যাংকার্স সভায় লিখিত বক্তব্যে গভর্নর বলেন চলতি বছর সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকগুলো ইতিবাচক ধারায় থাকলেও ব্যাংক খাতে শ্রেণীকৃত ঋণ প্রতি প্রান্তিকেই সামান্য করে বেড়েছে। বিষয়টি উদ্বেগজনক। ব্যাংক নির্বাহীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন বছরের শেষ প্রান্তিক ডিসেম্বরে শ্রেণিকৃত ঋণের হার কমানোর লক্ষ্যে কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন এটাই আশা করছি। এ জন্য আদায়ের ওপর সর্বশক্তি প্রয়োগ করুন। সভা সূত্রে জানা গেছে সভায় কয়েকজন ব্যাংক নির্বাহী অন্য ব্যাংকের এটিএম বুথ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভর্তুকি দেওয়ার বিরোধীতা করে নীতিমালা সংশোধনের দাবি জানান। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে ভর্তুকি প্রত্যাহার করে গ্রাহকের উপর চার্জ আরোপ করার সিদ্ধান্ত জানিয়ে তা নমনীয় পর্যায়ে রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়। এ ছাড়া ব্যাংকের সেবার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত মাশুল আদায় না করার আহ্বান জানানো হয়। পাশাপাশি সুদ হার ও স্প্রড কমিয়ে আনার নির্দেশনা দেয়া হয়। সভা শেষে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী বলেন খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনতে হবে প্রচলিত নিয়ম মেনেই। সোনালী ব্যাংকের কাছে যেসব ব্যাংকের স্বীকৃত বিলের পাওনা রয়েছে তা এক মাসের মধ্যে কমিয়ে আনা হবে। প্রয়োজনে ব্যাংকগুলোর হিসাব থেকে কেটে রাখা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6927.csv b/Bangla_fin_news_articles/6927.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..955735f6c6b9ede0346b2c33a6a75c45cce8f994 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6927.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6927,১০ টাকার কৃষক অ্যাকাউন্টের সংখ্যা বাড়ছে,2014-12-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১০ টাকার বিনিময়ে সারা দেশের এক কোটি ৪৩ লাখ গ্রাহক হিসাব একাউন্ট খুলেছে। সরকারি মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোতে এ হিসাব খোলা হয়েছে। এ হিসাবের মধ্যে সবচেয়ে বেশি হিসাব খুলেছে কৃষকরা। ২০১০ সালে ১০ টাকার একাউন্ট খোলা শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি হিসাব খোলা হয়েছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে। রাষ্ট্রীয় ও বিশেষায়িত খাতের ব্যাংকগুলোর বিশেষ উদ্যোগে ১০ টাকা দিয়ে কৃষকের ব্যাংক হিসাব খোলার পরিমাণ বাড়ছে। চলতি বছরে অক্টোবর পর্যন্ত ৯৭ লাখ ২১ হাজার ৭২ জন কৃষক ব্যাংক হিসাব খুলতে সক্ষম হয়েছেন। অক্টোবর মাসে নতুন করে এক হাজার ৭০০টি হিসাব খোলা হয়েছে। কৃষকের হিসাবসহ ১০ এবং ১০০ টাকার মোট হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৪৩ লাখ ২৫ হাজার ১৬৩টি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাবে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোও যদি এ উদ্যোগে সাড়া দেয় তাহলে হিসাব খোলার এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কোন সার্ভিস চার্জ ছাড়ায় এ হিসাব খোলা হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে এ পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় ও বিশেষায়িত ৭ ব্যাংকের পুঞ্জীভূত হিসাব সংখ্যা ৯৭ লাখ ২১ হাজার ৭২টি। আগের মাসে এর পরিমাণ ছিল ৯৭ লাখ ২০ হাজার ৪১২টি। তবে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এ পর্যন্ত ১০ টাকায় একটি হিসাবও খোলেনি। আর অক্টোবর মাসে রূপালী বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক নতুন করে কোন হিসাব খোলেনি। প্রতিবেদন অনুযায়ী জনতা ব্যাংক অক্টোবর মাসে সবচেয়ে বেশি হিসাব খুলেছে। এ ব্যাংকে মোট ১৪ লাখ ৯৫ হাজার ৪৬টি হিসাব রয়েছে। এর মধ্যে নতুন খোলা হয়েছে ৩৬৩টি। এর পরে সোনালী ব্যাংকে অক্টোবর মাসে খোলা হয়েছে ১৯০টি হিসাব। ব্যাংকটিতে পুঞ্জীভূত হিসাবের সংখ্যা ২২ লাখ ৮০ হাজার ৪৩৯টি। তবে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে ১০ টাকায় খোলা একাউন্টের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। সেই সঙ্গে সচল হিসাবের সংখ্যাও বেশি। এ ব্যাংকের পুঞ্জীভূত হিসাবের সংখ্যা ২৫ লাখ ৩২ হাজার ৫৯৬টি। রূপালী ব্যাংকের ৫ লাখ ৩ হাজার ব্যাংক হিসাব রয়েছে। বেসিক ব্যাংকের ৬৯টি হিসাব নতুন খুলেছে। এ ব্যাংকের মোট হিসাবের সংখ্যা ৮০১টি। একইভাবে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে ১৪ লাখ ৩০ হাজার ৮৭৩টি হিসাব রয়েছে। জানা গেছে ২০১০ সালের ১৭ জানুয়ারি প্রথম কৃষকদের জন্য ১০ টাকার বিনিময়ে হিসাব খুলতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। জাতীয় পরিচয়পত্র জন্ম নিবন্ধন সনদ অথবা কৃষি উপকরণ সহায়তা কার্ডের ফটোকপি এবং দুই কপি ছবি জমা দিয়ে হিসাব খুলতে পারছেন কৃষকরা। এ ধরনের হিসাব পরিচালনায় ব্যাংক কোনো চার্জ আরোপ করতে পারবে না। এসব হিসাব থেকে স্বল্প সুদে ঋণ দেয়া এবং কৃষকের সঞ্চয়ের ৯০ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ দেয়ার নির্দেশ দেয়া আছে বাংলাদেশ ব্যাংকের। দেশের বিভিন্ন জায়গায় অধ্যয়নরত কৃষকদের ছেলেমেয়েদের কাছে সহজে টাকা পাঠানো এবং বিদেশে অবস্থানরত আত্মীয়স্বজনরা সহজে টাকা পাঠাতে পারেন ব্যাংক হিসাবে। সারা দেশে কৃষকের ব্যাংক হিসাব বাড়তে থাকায় পর্যায়ক্রমে মুক্তিযোদ্ধা অতি দরিদ্র মহিলা দুস্থ ছিন্নমূল ও কর্মজীবী শিশু এমকি ভিক্ষুকরাও যাতে ১০ টাকায় অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে সেজন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। একইভাবে স্কুল পর্যায়েও শিক্ষার্থীরাও যেন এ সুযোগ পায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক সেই ব্যবস্থাও করেছে। অন্যান্য অ্যাকাউন্টের মত এসব অ্যাকাউন্টের জন্য ন্যূনতম কোন স্থিতি রাখার প্রয়োজন নেই। বাড়তি কোন চার্জও আরোপও নেই এসব ব্যাংক হিসাবে। অর্থনীতিবিদ ও ব্যাংকাররা মনে করছেন কৃষকসহ সমাজের অন্য প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় নিয়ে আসায় কৃষি উপকরণ ও ভাতার টাকা বিতরণের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা সৃষ্টি হয়েছে। পাশাপাশি কৃষকদের মধ্যে সঞ্চয়ের মনোভাব গড়ে উঠছে যা ভবিষ্যতে দেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে কৃষকের হিসাবসহ ১০ এবং ১০০ টাকার মোট হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৪৩ লাখ ২৫ হাজার ১৬৩টি। এর মধ্যে কৃষকের নামে ১০ টাকার হিসাবের সংখ্যা ৯৭ লাখ ২১ হাজার ৭২টি। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় ভাতাভোগী ৩২ লাখ ২১ হাজার ৭৯টি মুক্তিযোদ্ধাদের নামে ১ লাখ ৪৮হাজার ৬৭৩টি ক্ষুদ্র জীবন বিমা গ্রহীতাদের নামে ১৬ হাজার ৯৯৩টি হিসাব খোলা হয়েছে। এ ছাড়া স্কুল শিক্ষার্থীসহ অন্যান্যদের নামে খোলা হয়েছে ১২ লাখ ১৭ হাজার ২৪৬টি হিসাব। এসব হিসাব সচল রাখতে গত মে এবং আগস্ট মাসে দুই দফায় ২০০ কোটি টাকার একটি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল চালু করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বর্তমানে ৪৭টি তফসিলি ব্যাংকের মধ্যে ৪৫টিতে এসব হিসাব খোলার সুযোগ রয়েছে। সংশিষ্টরা বলছেন বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোও যদি এ উদ্যোগে সাড়া দেয় তাহলে হিসাব খোলার এ সংখ্যা আরও বাড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6928.csv b/Bangla_fin_news_articles/6928.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..01a381148328e7358c5d169041a2abd8f874b4a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6928.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6928,১০ টাকার কৃষকের অ্যাকাউন্টের সংখ্যা বাড়ছে,2014-12-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১০ টাকার বিনিময়ে সারাদেশের এক কোটি ৪৩ লাখ গ্রাহক হিসাব একাউন্ট খুলেছে। সরকারি মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোতে এ হিসাব খোলা হয়েছে। এ হিসাবের মধ্যে সবচেয়ে বেশি হিসাব খুলেছে কৃষকরা। ২০১০ সালে ১০ টাকার একাউন্ট খোলা শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি হিসাব খোলা হয়েছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে। রাষ্ট্রীয় ও বিশেষায়িত খাতের ব্যাংকগুলোর বিশেষ উদ্যোগে ১০ টাকা দিয়ে কৃষকের ব্যাংক হিসাব খোলার পরিমাণ বাড়ছে। চলতি বছরে অক্টোবর পর্যন্ত ৯৭ লাখ ২১ হাজার ৭২ জন কৃষক ব্যাংক হিসাব খুলতে সক্ষম হয়েছেন। অক্টোবর মাসে নতুন করে এক হাজার ৭০০টি হিসাব খোলা হয়েছে। কৃষকের হিসাবসহ ১০ এবং ১০০ টাকার মোট হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৪৩ লাখ ২৫ হাজার ১৬৩টি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাবে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোও যদি এ উদ্যোগে সাড়া দেয় তাহলে হিসাব খোলার এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কোন সার্ভিস চার্জ ছাড়ায় এ হিসাব খোলা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6929.csv b/Bangla_fin_news_articles/6929.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bcd6a6fec4261a4e8a4d81ce1a2069a2eea62964 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6929.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6929,ধসের ৪ বছর পরও ঝুঁকিপূর্ণ শেয়ারে বিনিয়োগের প্রবণতা,2014-12-16,আহসান হাবীব রাসেল,শেয়ারবাজার ধসের চার বছর পরও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ শেয়ারে বিনিয়োগের প্রবণতা রয়েই গেছে। স্বল্প আয় স্বল্প সম্পদ ও উচ্চ পিই রেশিও দাম ও আয়ের অনুপাত সম্পন্ন কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম প্রায়ই তরতর করে বাড়তে থাকে। এমনকি কিছু ক্ষেত্রে মৌলভিত্তি সম্পন্ন কোম্পানিগুলোর চেয়েও এ সব কোম্পানির শেয়ারের দাম বেশি হয়ে যায়। স্টক এক্সচেঞ্জ ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা সতর্ক করেও এ সব কোম্পানি থেকে বিনিয়োগকারীদের দূরে রাখতে পারে না। সাম্প্রতিক সময়ে দুটি কোম্পানির ব্যাপারে সতর্ক করেও বিনিয়োগকারীদেরকে দূরে রাখতে না পেরে শেষ পর্যন্ত কোম্পানির লেনদেনই বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে আবার লেনদেন শুরু হয়। এর পরও দেখা যায় একই চিত্র। বিনিয়োগকারীদের অসতকর্তার কারণেই এ প্রবণতা রয়ে গেছে বলে মনে করেন বাজার বিশ্লেষকরা। তথ্যে দেখা গেছে গত পাঁচ সপ্তাহে শীর্ষ দরবৃদ্ধির তালিকায় আসা কোম্পানিগুলোর ১৫টি কোম্পানির পিই রেশিও ৪০এর বেশি। বাজার বিশ্লেষকরা ২০এর বেশি পিই রেশিও সম্পন্ন কোম্পানিতে বিনিয়োগ করাকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচনা করেন। উচ্চ পিই পিই রেশিও যত বেশি বিনিয়োগ তত ঝুঁকিপূর্ণ সত্ত্বেও এ সব কোম্পানির প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের কারণ হলো দাম বাড়ার গুজব। কারসাজিকারীরা বাজারে এ কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম বাড়ানোর গুজব ছড়িয়ে দেয়। এরপর বাড়তে থাকে কোম্পানির দাম। উচ্চ পিই সম্পন্ন কোম্পানির দাম বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা বলেন প্রায়ই কিছু কোম্পানির দাম কোনো কারণ ছাড়াই অনেক বেড়ে যায়। এ কোম্পানিগুলোর দাম বাড়লেই এগুলোর বড় দর পতনের আশঙ্কাও তৈরি হয়। এ ব্যাপারে সতর্ক না হয়ে বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কিনতে থাকেন। স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে সতর্ক করেও বিনিয়োগকারীদের আটকানো যায় না। বরং তখন তারা স্টক এক্সচেঞ্জকে দোষারোপ করতে থাকেন। আর যখনই শেয়ারের দাম কমে যায় তখন আসেন স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে। এ সব থেকে বাঁচতে বিনিয়োগকারীদের সতর্ক হওয়া ছাড়া উপায় নেই। বিনিয়োগকারীরা সতর্ক না হলে অকারণে কোম্পনির শেয়ারের দাম বাড়ার প্রবণতা বন্ধ করা যাবে না। আর যারা কারসাজির সঙ্গে জড়িত তাদের কারসাজি বন্ধ করতে সার্ভিল্যান্স সফটওয়্যারসহ নানাভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রেই বিএসইসি জরিমানাও করছে। এ দিকে শেয়ারবাজারে স্মরণকালের সর্বোচ্চ ধস শুরু হয়েছিল ২০১০এর ডিসেম্বরে। এরপর গত চার বছরে শেয়ারবাজারে নানা ধরনের কাঠামোগত উন্নয়ন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই এবং পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি আইনগত ও কাঠামোগত নানা উন্নতি করতে সক্ষম হয়েছে। কেউ অনিয়ম করলে ধরা পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই বিএসইসি জরিমানা করে। তবে যে অঙ্কের অনিময় হয় সে তুলনায় জরিমানার অঙ্ক কম হচ্ছে বলে মনে করেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। ডিএসই ও সিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে গত চার বছরে ডিএসইর পুরনো সূচক বন্ধ করে আন্তর্জাতিক মানের সূচক চালু করা হয়েছে। শরিয়াহ সূচক চালু করা হয়েছে। নতুন সার্ভিল্যান্স সফটওয়্যার স্থাপন করা হয়েছে। ডিএসই ও সিএসই ডিমিউচুয়ালাইজড স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা ও মালিকানা পৃথকীকরণ হয়েছে। উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ স্বয়ংক্রিয় লেনদেন চালু করেছে। ঘরে বসে ইন্টারনেটে লেনদেন করার সফটওয়্যার স্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়া বিনিয়োগকারীদের আইপিও প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আবেদন জমার পদ্ধতি সহজ করা হয়েছে। এখন বিনিয়োগকারীরা ব্যাংকে লাইনে না দাঁড়িয়ে ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে আইপিও আবেদন জমা দিতে পারছেন। এ সব প্রসঙ্গে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা বলেন ডিএসইকে ডিমিউচুয়ালাইজড করা হয়েছে। অতিসম্প্রতি চালু করা হলো স্বয়ংক্রিয় লেনদেন পদ্ধতি। এগুলো বাজারের জন্য বড় ধরনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন। স্বয়ংক্রিয় লেনদেন পদ্ধতি বর্তমানে প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। এর চূড়ান্ত পর্যায়ের সুবিধা পাওয়া যাবে আগামী এপ্রিল থেকেই। তখন বিনিয়োগকারীরা স্বয়ংক্রিয় লেনদেন পদ্ধতির আরো সুবিধা পাবেন। ড. স্বপন কুমার বালা বলেন বাজারে ইসলামি বন্ড চালুর ব্যপারে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। দ্রুত ক্লিয়ারিং হাউস করা হবে। এরপরই বাজারে ডেরিভেটিভ চালু করা হবে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারে সূচকের ওঠানামা থাকাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আমাদের দেশে সূচক একটু কমতে শুরু করলেই বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়ে পড়েন। আর সূচক বাড়তে থাকলে শেয়ার ক্রয় করতে থাকেন। অথচ সূচক কমতে শুরু করলেই বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হয়। আর যখন সূচক বাড়ে তখন শেয়ার ক্রয় করা ঝুঁকিপূর্ণ। এ বিষয়গুলো কিছু বিনিয়োগকারী বিবেচনা করেন না। ফলে ক্ষতির মুখে পড়তে হয়। এতে বাজারও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের সতর্ক ও ঝুঁকি বিবেচনা করে বিনিয়োগ করা প্রয়োজন বলে মনে করেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। সচেতনতা বাড়াতে স্টক এক্সচেঞ্জ আয়োজিত প্রশিক্ষণ কর্মশালাগুলোতে বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানো প্রয়োজন বলেও মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। অথচ স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ বলছে প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ খুবই হতাশাজনক। এমনকি অংশগ্রহণকারী কম থাকায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরুও করা যায় না বলে মন্তব্য করেন ডিএসইর একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6930.csv b/Bangla_fin_news_articles/6930.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..09cc9c2dca136b92f1974f74715c9097e4c824d2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6930.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6930,নভেম্বরে অতিমূল্যায়িত শেয়ারের প্রতি আগ্রহ ছিল বেশি,2014-12-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে গেল নভেম্বরে কোম্পানির আয়ের তুলনায় উচ্চ দামের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ফলে এসব ঝুকিপূর্ণ শেয়ারের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। গেল মাসে দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে আটটিরই আয়ের তুলনায় দাম অনেক বেশি। এ কোম্পানিগুলোর পিই রেশিও ৩০এর বেশি। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন সাধারণত কোনো কোম্পানির পিই রেশিও ২০এর বেশি হয়ে গেলে সে কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা ঝুঁকিপূর্ণ। অথচ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই উচ্চ পিই রেশিও সম্পন্ন কোম্পানির দাম তরতর করে বেড়ে যাচ্ছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই তথ্যে দেখা গেছে গত মাসে দরবৃদ্ধির শীর্ষে ছিল নর্দান জুট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড। এ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ৭৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ। অথচ চলতি ২০১৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে নর্দান জুটের পিই রেশিও ২৬৭। আর ২০১৪ অর্থবছরের নিরীক্ষিত আয়ের ভিত্তিতে পিই রেশিও ১৭৯। দরবৃদ্ধির তৃতীয় অবস্থানে থাকা জিএসপি ফাইনান্সের দাম বেড়েছে সাড়ে ২৬ শতাংশ। এ চলতি বর্ষের তৃতীয় প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে এ কোম্পানির পিই রেশিও ২১। দাম বৃদ্ধির শীর্ষ দশে থাকা জেমিনি সি ফুডের দাম বেড়েছে প্রায় ২৬ শতাংশ। ২০১৪ সালের চতুর্থ প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে কোম্পানিটির পিই রেশিও ১৫৮। গেল মাসে ফার্মা এইডসের দাম বেড়েছে প্রায় ২৫ শতাংশ। ২০১৩ সালের আয়ের ভিত্তিতে কোম্পানিটির পিই রেশিও ১৬০। তবে চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে পিই রেশিও কমে ২৩ তে দাঁড়িয়েছে। বিডি থাই অ্যালমুনিয়ামের দাম বেড়েছে প্রায় ২০ শতাংশ। চলতি বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে বিডি থাই অ্যালুমুনিয়ামের পিই রেশিও ৪৭। সামিট অ্যালায়েন্স পোর্টের দাম বেড়ে সোমিট অ্যালায়েন্স পোর্টের দাম বেড়েছে ১৯ শতাংশ। ২০১৩ সালের আয়ের ভিত্তিতে এ কোম্পানির পিই রেশিও ৩৪। এ ছাড়া দরবৃদ্ধির শীর্ষ দশে থাকা সোনালী আঁশের পিই রেশিও ১৮৭ ২০১৪ সালের চতুর্থ প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে। আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের পিই রেশিও ৫৩ ২০১৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে। আজিজ পাইপসের পিই রেশিও ১৭৫ ২০১৩ সালের আয়ের ভিত্তিতে। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছে গেল নভেম্বরে লেনদেনের ক্ষেত্রে তেল ও জ্বালানি খাত সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল। লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানির ৬টিই ছিল জ্বালানি খাতের। কোম্পানিগুলো হলো যমুনা অয়েল ঢাকা ইলেকট্রিক ডায়নামিকস লিমিটেড ডেসকো বরকতুল্লাহ ইলেক্ট্রো ডায়নামিকস সাইফ পাওয়ারটেক মবিল যমুনা এবং শাহজীবাজার পাওয়ার। এ মাসে যমুনা অয়েল কোম্পানি ঘিরে লেনদেন হয়েছে ৩৯৭ কোটি টাকা যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় সাড়ে ৩ শতাংশ। এ ছাড়া ডেসকোতে লেনদেন হয়েছে ২৯৭ কোটি টাকা বরকতুল্লাহ ঘিরে লেনদেন হয়েছে ২৭৫ কোটি টাকা সাইফ পাওয়াটেক ঘিরে লেনদেন হয়েছে ২৩২ কোটি টাকা মবিল যমুনা ঘিরে লেনদেন হয়েছে ২২২ কোটি টাকা এবং শাহজীবাজার পাওয়ার কোম্পানি ঘিরে লেনদেন হয়েছে ২২১ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6931.csv b/Bangla_fin_news_articles/6931.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b17c5cd73668f62c5b33e13f26a3c4d66bacf01 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6931.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6931,৪৪ লাখ টাকার চেক দিয়ে জামিন,2014-12-15,চট্টগ্রাম অফিস,প্রতারণার মামলায় কারাগারে যাওয়ার একদিন পর জামিনে মুক্ত হলেন ঢাকার তাজরিন ফ্যাশনসের মালিক মো. দেলোয়ার হোসেন। জামিন পাওয়ার আগে ৪৪ লাখ টাকা পরিশোধে আসামি দেলোয়ার হোসেন বাদীকে চারটি চেক দেন। সোমবার চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম সৈয়দ মাশফিকুল ইসলামের আদালত এ জামিন মঞ্জুর করেন। এর আগে রবিবার তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছিলেন একই আদালত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6932.csv b/Bangla_fin_news_articles/6932.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..133cf6f44f27fcb1ea2d882e93bb09e0ebe68532 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6932.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6932,ডিএসইতে লেনদেন ২৩৮ কোটি টাকা,2014-12-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সোমবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। ডিএসইতে স্বয়ংক্রিয় লেনদেন উদ্বোধনের তিনদিনে লেনদেনের পরিমাণ ধীরে ধীরে বেড়ে সোমবার ২৩৮ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন নতুন লেনদেন পদ্ধতিতে বিনিয়োগকারীরা অভ্যস্ত নয়। কিছু কিছু সমস্যাও হচ্ছে। ধীরে ধীরে এগুলো সমাধান করা হলেই বিনিয়োগকারীরা পুরোপুরি লেনদেনে ফিরবেন। তখন বাজারে লেনদেনও বাড়বে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৩৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩৮ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৯টির কমেছে ১৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৭ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ২৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। লেনদেনকৃত ২৪৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৮টির কমেছে ১৩০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের সূত্রে জানা গেছে মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দেশের শেয়ারবাজারের লেনদেন বন্ধ থাকবে। আগামী বুধবার থেকে যথারীতি উভয় শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হবে। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ মিলেনিয়াম ইনফর্মেশনের ৫১ শতাংশ শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জানা গেছে পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মিলেনিয়াম ইনফর্মেশনের ৯৩ লাখ ৬৯ হাজার ৩৪৩টি শেয়ার কেনা হবে। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি শেয়ারের দাম ধরা হয়েছে ১৬.০১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির শেয়ার কিনতে আলআরাফাহ ব্যাংকের ১৫ কোটি টাকা খরচ হবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি অনুমোদনের পর সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6933.csv b/Bangla_fin_news_articles/6933.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9e0ede21d88407e13167a30690c97a54630d6a20 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6933.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6933,ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের প্রণোদনা তহবিলের অর্থ ছাড়ের সিদ্ধান্ত,2014-12-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সহায়তায় পুনঃঅর্থায়নের আওতায় ৯০০ কোটি টাকা তহবিলের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অর্থমন্ত্রণালয়। এ কিস্তিতে ৩০০ কোটি টাকা ছাড় করা হবে। রবিবার অর্থমন্ত্রণালয় টাকা ছাড়ের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ বিষয়ে একটি চিঠি ইতোমধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে দেয়ার কথা রয়েছে। এর ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংক টাকা ছাড় করবে। এরপর এ অর্থ বিতরণ করা হবে। অর্থমন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে পুঁজিবাজারে ২০১০ সালের ধসে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের কথা চিন্তা করে সরকার ৯০০ কোটি টাকার প্রণোদনা তহবিল গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়। ৩০০ কোটি টাকা করে তিন কিস্তিতে এ তহবিলের অর্থ ছাড় করার কথা রয়েছে। গত বছরের আগস্ট মাসে প্রথম কিস্তির ৩০০ কোটি টাকা ছাড় করা হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে গত বছরের ২৭ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংক পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের প্রথম কিস্তি বাবদ ৩০০ কোটি টাকা দেয়। প্রথম কিস্তির ৩০০ কোটি টাকা ব্যয় হওয়ার পর সমান দুই কিস্তিতে অবশিষ্ট ৬০০ কোটি টাকা ছাড় দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঋণের শর্ত নিয়ে কিছুটা জটিলতার কারণে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকার ডিলার প্রতিষ্ঠানগুলো ওই তহবিল থেকে ঋণ নেয়নি। পরে গত ২০ এপ্রিল অর্থমন্ত্রণালয় ঋণের শর্ত শিথিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। ঋণপ্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের পরিচালকদের ব্যক্তিগত নিশ্চয়তার শর্ত প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। একইসঙ্গে পুনঃঅর্থায়ন তহবিল বণ্টনে আবেদনের সময় দফায় দফায় বাড়িয়ে ৩০ জুন পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6934.csv b/Bangla_fin_news_articles/6934.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4143e181d81c992ec047cec1bbd594c9f0938b65 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6934.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6934,নিউ ইয়র্ক’র পুঁজিবাজারে বাঙালি স্কুলছাত্র’র ৭২ মিলিয়ন ডলার,2014-12-15,অনলাইন ডেস্ক,নিউ ইয়র্কর এক স্কুলছাত্র মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে পুঁজি বাজারে সময় দিয়ে ৭২ মিলিয়ন ডলার গড়েছে। সে ৪০০ ডলারের নোনা পানি চাটনিতে মাখানো সমুদ্রের মাছের ডিম দিয়ে রাতের খাবার খাওয়ানোর জন্য বন্ধুদের রেস্টুরেন্টে নিয়ে যাচ্ছে। বিএমডব্লিউ গাড়ি চালাচ্ছে। নিশ্চিতভাবে সে তার অভিবাসী বাবামাকে গর্বিত করেছে। মেইল অনলাইনের খবরে জানা গেছে ১৭ বছর বয়সী মোহাম্মদ ইসলাম নামের ওই তরুণ নয় বছর বয়সেই শিল্প ও রাজনীতিকে পেশা হিসেবে না নিয়ে শখ হিসেবে পেনি কয়েন জমা করত। দুপুরে লাঞ্চের ওই ব্রেকের সময় পুঁজি বাজারের ট্রেডিং অয়েল এবং গোল্ড ফিউচার নামে দুটি কোম্পানিতে অধিক সময় দিত। মাইডক্যাপএ অল্প সময় দিত। নিউ ইয়র্কের স্টাইভেসেন্ট হাই স্কুলে পড়াশোনার সময় সে মধ্যাহ্নভোজের বিরতির সময়টা পুঁজি বাজারে কাজে লাগায়। আর ওই সময়টা কাজে খাটিয়ে সে ৭২ মিলিয়ন ডলার গড়েছে। বিএমডব্লিউ গাড়ি কিনেছে। ম্যানহাটনে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছে। তার উৎসাহকে সে বিলিওনিয়ার হেজফাউন্ডার পল টুডোর জন ৬০ হিসেবে উদ্ধৃতি করে। মোহাম্মদর বাবামা দক্ষিণ এশিয়ার বাঙালি অধ্যুষিত একটি এলাকা থেকে অভিবাসী হয়ে যুক্তরাষ্টে আসেন। এই ছাত্র আশা করছে আগামী বছর হেজ ফান্ড শুরু করা হবে এবং বন্ধুদের নিয়ে এক বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্ট্রাগ্রাম প্রোফাইলে সে লিখেছে অধিক অর্থ অনধিক সমস্যা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6935.csv b/Bangla_fin_news_articles/6935.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8181e840f75011fa6ed0af83a81d9b540303d788 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6935.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6935,জাহাজ নির্মাণ শিল্পে ইউরোপীয় বিনিয়োগের আহ্বান শিল্পমন্ত্রীর,2014-12-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে পরিবেশবান্ধব জাহাজ নির্মাণ ও রিসাইক্লিং শিল্পে ইউরোপিয় ইউনিয়নের ইইউ উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগে এগিয়ে আসার আহবান জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন পটুয়াখালীর পায়রা সমুদ্র বন্দর সংলগ্ন এলাকা এবং চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় সরকার অত্যাধুনিক জাহাজ নির্মাণ ও রিসাইক্লিং শিল্প গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের উদ্যোক্তারা এক্ষেত্রে যৌথ বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন। বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত পিয়েরে মায়াদুনের সাথে বৈঠককালে শিল্পমন্ত্রী এ আহবান জানান। শিল্প মন্ত্রণালয়ে গতকাল এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ইইউর রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পখাতের উন্নয়নে সরকার গৃহিত সাম্প্রতিক উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন তৈরি পোশাক কারখানায় কর্মপরিবেশের উন্নয়নে বাংলাদেশ ইতিমধ্যে প্রশংসনীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে। তিনি তৈরি পোশাক শিল্পের পাশাপাশি বাংলাদেশের অন্যান্য শিল্পখাত বৈচিত্র্যকরণের পরামর্শ দেন। অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ জাহাজ নির্মাণ ওষুধ আইটি ও চামড়াশিল্পের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারে বলে অভিমত দেন। রাষ্ট্রদূত আরো বলেন বাংলাদেশের শিল্পখাতে দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন সাত বছর মেয়াদি একটি উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। এর আওতায় শিক্ষা পুষ্টি খাদ্য নিরাপত্তা শিল্পদক্ষতা বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন খাতে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক উন্নয়নের চলমান ধারা অব্যাহত রেখে ২০২১ সালের আগেই মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি জিএসপি প্লাস ব্যবস্থার আওতায় ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা পেতে এখন থেকেই উদ্যোগ গ্রহণের পরামর্শ দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6936.csv b/Bangla_fin_news_articles/6936.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ba88b8108085489afee6687ae433ea2a11488bf5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6936.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6936,‘আগামী বছর থেকে ভিন্ন আঙ্গিকে এডিপি বাস্তবায়ন’,2014-12-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে প্রকল্প পরিচালক পরিবর্তন করতে হলে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় থেকে জারিকৃত প্রজ্ঞাপন মন্ত্রণালয়গুলোকে মেনে চলতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছাড়া যদি কোনো প্রকল্প পরিচালকে বদলী করতে হলে অবশ্যই পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে। পরবর্তী বছর থেকে ভিন্ন আঙ্গিকে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি এডিপি বাস্তবায়ন করা হবে। এ লক্ষ্যে প্রকল্পের কাজ শুরুর আগেই বিভিন্ন কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে উল্লেখ করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি নিয়ে রবিবার শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন একটি প্রকল্পের বিভিন্ন অংশকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে ভাগ করে তা তদারকি করা হবে। যেসব প্রকল্প ভালভাবে কাজ করছে না সেসব প্রকল্প থেকে অর্থ কাজ ভালো হচ্ছে এমন প্রকল্পে স্থানান্তর করা হবে। সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে পরিকল্পনা বিভাগ পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের সচিব সহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরিকল্পনামন্ত্রী জানান চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত এ পাঁচ মাসে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ মিলিয়ে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র ২১ শতাংশ। ১০ শতাংশের নিচে বাস্তবায়ন হয়েছে এমন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সংখ্যা ১৫টি। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য রয়েছে সেতু বিভাগ রেলপথ সেতু শিল্প সমাজকল্যাণ পানি সম্পদ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের ৯৫ কোটি টাকার ৩ টি প্রকল্পের কোনোটিতেই ব্যায় নেই। ব্যয় না হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন এর মধ্যে অনেকগুলো কারিগরি প্রকল্প রয়েছে। আমাদের প্রকল্পের ব্যযকৃত অর্থ পরিশোধ করা হয় শেষ তিন মাসে। এক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন পাঁচ মাসে ২১ শতাংশ এডিপি বাস্তয়ন সন্তোষজনক। এবছর এ ভাবেই এডিপি বাস্তবায়ন হবে। ঢাকাচট্রগ্রাম চারলেন প্রকল্পর বাস্তবায়ন অগ্রগতি জানতে চাইলে তিনি বলেন একদম দিনক্ষণ দিয়ে বলা যাবে না এই প্রকল্প কবে শেষ হবে। তবে আমি আশাবাদী আগামী অর্থবছরের মধেই এই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। আগামী ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার বিষয়ে মন্ত্রী বলেন এই দলিলটা কেবল ৫ বছরের জন্য নয়। এটা হবে একটি ভিত্তি দলিল। সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ করা হবে শিক্ষা খাতে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6937.csv b/Bangla_fin_news_articles/6937.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e274f7da5ca3b56e89909b980f59893d8da754f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6937.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6937,এবার ১ হাজার একর জমিতে হচ্ছে নীটপোশাক পল্লী,2014-12-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নীটওয়্যার পোশাক খাতের জন্য কমপ্লায়েন্ট সম্পন্ন কারখানা স্থাপনের লক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জের শান্তির চর এলাকায় ১ হাজার একর জমিতে নীট পোশাক পল্লী গড়ে তোলা হবে। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে নীটওয়্যার গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর এক অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এ ঘোষণা দেন। বর্তমানে মুন্সিগঞ্জের বাউশিয়াতে গার্মেন্টস পল্লী নির্মাণের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। এটির দেখভাল করছে বিজিএমইএ। তবে দীর্ঘদিন থেকেই নীট পোশাকের জন্য আলাদা পল্লী দাবি করে আসছিলেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রায় ২৫ হাজার ক্রেতার বায়ার নাম ও ঠিকানাসহ একটি ডাইরেক্টরি প্রকাশ করেছে বিকেএমইএ। গতকাল এ ডাইরেক্টরির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে সংগঠনটি। সংগঠনের সভাপতি সেলিম ওসমানের সভাপতিত্বে এ সময় শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু নারায়ণগঞ্জের সংসদ সদস্য শামীম ওসমানসহ এ খাতের উদ্যোক্তারা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় নীটওয়্যার খাতের উদ্যোক্তারা তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন। সেলিম ওসমান বলেন আমাদের অন্যতম সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে বিদুত্ ও গ্যাস সংকট। তবে গ্যাস সংকটই অন্যতম সমস্যা। গ্যাসের সংকটের কারণে উত্পাদন ক্ষমতার ৪০ শতাংশ ব্যবহার করা যাচ্ছে না। এ সময় তিনি বলেন নারায়ণগঞ্জেই অধিকাংশ নীটওয়্যার কারখানা রয়েছে। যেখানে ৭ লাখ শ্রমিক কাজ করে। সেখানে একটি ফায়ার সার্ভিস স্থাপন করা জরুরি। এছাড়া এই এলাকায় একটি হাসপাতাল স্থাপনেরও দাবি জানান সংসদ সদস্য শামীম ওসমান। এ সময় আলোচনায় অংশ নিয়ে শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু বলেন এ খাতের মালিকশ্রমিকের মধ্যে এখনো কিছুটা দূরত্ব রয়ে গেছে। এ দূরত্ব কমাতে হবে। উল্লেখ্য গ্লোবাল বায়ার্স ইনফরমেশন ডাইরেক্টরী নামে প্রকাশিত বইটিতে পৃথিবীর ১৬০টি দেশের ২৫ হাজারের অধিক বায়ারের ঠিকানা এবং ব্যবসা সংক্রান্ত তথ্য রয়েছে। বইটিতে ইউরোপ ও আমেরিকার দেশগুলোর পাশাপাশি ল্যাটিন আমেরিকা রাশিয়া জাপান অস্ট্রেলিয়া দক্ষিণ আফ্রিকা ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জ এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশের সম্ভাবনাময় দেশগুলোর আমদানি পরিসংখ্যান মূল আমদানিকৃত পণ্যের তালিকা শুল্ক ও অশুল্ক বাধা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6938.csv b/Bangla_fin_news_articles/6938.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e8a6f599b35a725110eec3376da0b9995fe2a440 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6938.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6938,আরএন স্পিনিংয়ের লভ্যাংশ ও এজিএমে বাধা নেই,2014-12-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আরএন স্পিনিং মিলসের রাইট ইস্যু সংক্রান্ত মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে। কোম্পানির উদ্যোক্তাদের শেয়ার কেনাবেচা ও হস্তান্তরে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি আরোপিত নিষেধাজ্ঞাকে বাতিল ঘোষণা করে এ সংক্রান্ত আদেশ দিয়েছে আদালত। ফলে কোম্পানিটির লভ্যাংশ ঘোষণা ও বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম করতে এখন থেকে আর কোনো বাধা নেই। তবে আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ রয়েছে বিএসইসির। এ দিকে রাইট শেয়ার নিয়ে জালিয়াতি করার অভিযোগে আরএন স্পিনিংয়ের উদ্যোক্তাপরিচালকদের শেয়ার বিক্রি হস্তান্তর বন্ধক ও উপহার দেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে বিএসইসি। একই সঙ্গে কমিশনে দাখিল করা রাইট শেয়ার সংক্রান্ত কাগজপত্রে জালিয়াতির দায়ে কোম্পানির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। মামলা চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে রিট করে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে এ মামলার কারণে ২০১১ সালের পর কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম অনুষ্ঠিত হয়নি। এ সময়ে কোনো লভ্যাংশও ঘোষণা করেনি কোম্পানিটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6939.csv b/Bangla_fin_news_articles/6939.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f8d95ef9a87af041a774066c57d78603188549d1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6939.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6939,নভেম্বরে ওটিসিতে ৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকার লেনদেন,2014-12-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ওভার দ্য কাউন্টার ওটিসি মার্কেটের ৬৮ কোম্পানির মধ্যে নভেম্বরে শেয়ার লেনদেন হয়েছে চারটি কোম্পানির। এ মাসে এ চারটি কোম্পানি ঘিরে লেনদেন হয়েছে ৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকার যা আগের মাস থেকে অনেক বেশি। ডিএসইর নভেম্বরের আর্থিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। নভেম্বরে ওটিসিতে লেনদেন হওয়া চারটি কোম্পানি হলো তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলস আরবি টেক্সটাইলস মুন্নু ফেব্রিক্স এবং অ্যাপেক্স ওয়েভিং অ্যান্ড ফিনিশিং মিলস লিমিটেড। জানা গেছে নভেম্বরে ওটিসিতে মোট ৩ কোটি ৩৯ লাখ ৫ হাজার ১৪৫ টাকায় ৩২ লাখ ৩ হাজার ৬৩০টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। অক্টোবর মাসে ওটিসিতে লেনদেন হয়েছিল ২ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাত্ এ মাসে ওটিসিতে লেনদেন বেড়েছে ৩ কোটি ৩৬ লাখ ৩৪ হাজার টাকার। তথ্যে দেখা গেছে নভেম্বরে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলসের ২ কোটি ১০ লাখ টাকায় ১৪ লাখ শেয়ার আরবি টেক্সটাইলের ১ কোটি ৯ লাখ ৪৭ হাজার ২২৫ টাকায় ১৪ লাখ ৫৯ হাজার ৬৩০টি শেয়ার মুন্নু ফেব্রিক্সের ১ লাখ ৪৯ হাজার টাকায় ২৯ হাজার শেয়ার এবং অ্যাপেক্স ওয়েভিংয়ের ১৮ লাখ ৮ হাজার ৯২০ টাকায় ৩ লাখ ১৫ হাজার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন ওটিসিতে ৬৮টি কোম্পানি তালিকাভুক্ত থাকলেও সাধারণ ২০ থেকে ২২টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। তবে তা অনিয়মিত। বাকি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয় না বললেই চলে। এ ছাড়া ওটিসি চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ২২টি কোম্পানির কোনো লেনদেনই হয়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6940.csv b/Bangla_fin_news_articles/6940.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cf9768b294cb729f04e042caf3dd164241e1b4dc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6940.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6940,১ হাজার একর জমিতে হচ্ছে নিটপোশাক পল্লি,2014-12-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিটওয়্যার পোশাক খাতের জন্য কমপ্লায়েন্ট সম্পন্ন কারখানা স্থাপনের লক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জের শান্তিরচর এলাকায় ১ হাজার একর জমিতে নিট পোশাক পল্লি গড়ে তোলা হবে। শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে নিটওয়্যার গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর এক অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এ ঘোষণা দেন। বর্তমানে মুন্সিগঞ্জের বাউশিয়াতে গার্মেন্টস পল্লি গঠনের কাজ চলমান রয়েছে। এটির দেখভাল করছে বিজিএমইএ। তবে দীর্ঘদিন থেকেই নিট পোশাকের জন্য আলাদা পল্লি দাবি করে আসছিলেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রায় ২৫ হাজার ক্রেতার বায়ার নাম ও ঠিকানাসহ একটি ডাইরেক্টরি প্রকাশ করেছে বিকেএমইএ। শনিবার এ ডাইরেক্টরির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে সংগঠনটি। সংগঠনের সভাপতি সেলিম ওসমানের সভাপতিত্বে এ সময় শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু নারায়ণগঞ্জের সংসদ সদস্য শামীম ওসমানসহ এ খাতের উদ্যোক্তারা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় নিটওয়্যার খাতের উদ্যোক্তারা তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন। সেলিম ওসমান বলেন আমাদের অন্যতম সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে পানি বিদুত্ ও গ্যাস সংকট। তবে গ্যাস সংকটই অন্যতম সমস্যা। গ্যাসের সংকটের কারণে উত্পাদন ক্ষমতার ৪০ শতাংশ ব্যবহার করা যাচ্ছে না। এ সময় তিনি বলেন নারায়ণগঞ্জেই অধিকাংশ নিটওয়ার কারখানা রয়েছে। যেখানে সাত লাখ শ্রমিক কাজ করে। সেখানে একটি ফায়ার সার্ভিস স্থাপন করা জরুরি। সংসদ সদস্য শামিম ওসমান এলাকায় একটি হাসপাতাল স্থাপনেরও দাবি জানান । এ সময় আলোচনায় অংশ নিয়ে শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু বলেন এ খাতের মালিকশ্রমিকের মধ্যে এখনো কিছুটা দূরত্ব রয়ে গেছে। এ দূরত্ব কমাতে হবে। উল্লেখ্য গ্লোবাল বায়ার্স ইনফরমেশন ডাইরেক্টরি নামে প্রকাশিত বইটিতে পৃথিবীর ১৬০টি দেশের ২৫ হাজারের অধিক বায়ারের ঠিকানা এবং ব্যবসা সংক্রান্ত তথ্য রয়েছে। বইটিতে ইউরোপ ও আমেরিকার দেশগুলোর পাশাপাশি ল্যাটিন আমেরিকা রাশিয়া জাপান অস্ট্রেলিয়া দক্ষিণ আফ্রিকা ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জ এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশের সম্ভাবনাময় দেশগুলোর আমদানি পরিসংখ্যান মূল আমদানিকৃত পণ্যের তালিকা শুল্ক ও অশুল্ক বাধা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6941.csv b/Bangla_fin_news_articles/6941.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..45c945846c789f6647bff0ed0097b512db56b006 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6941.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6941,রাজধানীতে চালপেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি,2014-12-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানীর বাজারগুলোয় সব ধরনের চালের দাম বেড়েছে। আগের আসা পেঁয়াজ বাজারে শেষ হয়ে যাওয়ায় এখন দেশি পেঁয়াজের দামও বেড়েছে। রসুনের বাজারও চড়া। ডাল চিনি আদা ও ভোজ্য তেলের দাম কমেছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারের এসব চিত্র দেখা গেল। বাজার ঘুরে জানা গেছে শীত ও ভারতীয় চালের দাম বৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে রাজধানীর বাজারগুলোতে। সপ্তাহের শুরুতে কেজিতে ১ টাকা বেড়ে মানভেদে মিনিকেট ৪৪ থেকে ৪৬ টাকা জিরাশাইল ৪১ থেকে ৪২ ব্রি২৮ ৩৯ থেকে ৪০ গুটিস্বর্ণা ৩০ থেকে ৩২ পাইজাম ৩৫ থেকে ৩৬ পারিজা ৩৪ নাজিরশাইল ৪৫ থেকে ৪৬ কাটারিভোগ ৬৫ থেকে ৭০ বাসমতি ৬৪ থেকে ৬৫ পোলাও ৬০ থেকে ৬৬ ও চিনিগুড়া বিক্রি হচ্ছে ৬২ থেকে ৬৫ টাকা হয়েছে। এদিকে কয়েকদিন আগে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম এক দফা কমার পরেও এ সপ্তাহে কেজিতে ৩ টাকা বেড়েছে খোলা সয়াবিনের দাম। তবে কমেছে সব ব্রান্ডের বোতলজাত সয়াবিনের দাম। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন এখন বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১০২ টাকা লিটার দরে। তবে দাম কমেছে মুগ মসুরসহ সব ধরনের ডাল ও চিনির। ব্যবসায়ীরা বলেন গত সপ্তাহের তুলনায় চিনি ও ডালের দাম কমতির দিকে। অন্যদিকে আমদানি কমে যাওয়ায় রসুন ও ভারতীয় পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। কমেছে আলুসহ সব ধরনের সবজির দাম। তবে বাড়তি দরে স্থির রয়েছে আদার বাজার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6942.csv b/Bangla_fin_news_articles/6942.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dcf3682f8f20baf9ca25c5785eeef258a16a416f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6942.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6942,শাশা ডেনিমসের আইপিও আবেদন রবিবার থেকে,2014-12-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও মাধ্যমে শাশা ডেনিমসের অর্থ উত্তোলনের আবেদন গ্রহণ শুরু হচ্ছে রবিবার থেকে। আবেদন গ্রহণ চলবে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। অনিবাসী বাংলাদেশিদের এনআরবি জন্য আবেদনের সুযোগ থাকবে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আইপিও আবেদন করা যাবে নির্ধারিত ব্যাংকে। পাশাপাশি নির্ধারিত ডিপোজিটরি পার্টিসিপেন্ট ডিপি তথা ব্রোকারেজ হাউস ট্রেকহোল্ডার ও মার্চেন্ট ব্যাংকেও আবেদন করা যাবে। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সাথে ২৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩৫ টাকা মূল্যে কোম্পানিটি শেয়ার ইস্যু করছে। পুঁজিবাজারে ৫ কোটি শেয়ার ছেড়ে শাশা ডেনিমস ১৭৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। ২০১৪ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৭৩ পয়সা। নেট অ্যাসেট ভ্যালু এনএভি হয়েছে ৫২ টাকা ৯৫ পয়সা। আইপিওর মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করে কোম্পানির ব্যবসা সম্প্র্রসারণ ও ব্যংক ঋণ পরিশোধে ব্যয় করা হবে। উল্লেখ্য গত ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৫২৯তম সভায় শাশা ডেনিমসের আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6943.csv b/Bangla_fin_news_articles/6943.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9d0114381e661cd89bf00db5b164bce2a4e2dc8f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6943.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6943,শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ােনোর আহবান গভর্নরের,2014-12-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান শীতার্ত মানুষের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণের জন্য দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তথা গোটা আর্থিক খাতকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি সমাজের বিত্তবান ও কর্পোরেট হাউজের সিএসআর কার্যক্রমের অংশ হিসেবে শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোরও আহ্বান জানিয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা বলা হয়। গভর্নর বলেন ব্যাংক হিসেবধারী পথ শিশুরা যাতে শীতবস্ত্রের অভাবে কষ্ট না পায় তা নিশ্চিত করতে হবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় ড. আতিউর বলেছেন দেশব্যাপী শীতের প্রকোপ বাড়ছে। ইতোমধ্যে মধ্যে উত্তরাঞ্চলসহ সারাদেশে অসহনীয় শীত পড়েছে। সামনের দিনগুলোতে শৈত্য প্রবাহসহ শীতের প্রকোপ আরো বাড়ার আশংকার বিষয়ে আবহাওয়া অফিস পূর্বাভাস দিচ্ছে। প্রতিবছর দেশের উত্তরাঞ্চল চর হাওড় ও নদী ভাঙন এলাকার হতদরিদ্র ও নিম্নআয়ের মানুষ শীতবস্ত্রের অভাবে কষ্ট পাওয়ার চিত্র পত্রপত্রিকায় প্রায়ই দেখা যায়। সামাজিক দায়বদ্ধতার আওতায় প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো দেশের অসহায় শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্রকম্বল বিতরণের মাধ্যমে সাহায্যের হাত সম্প্রসারিত করবে এটিই প্রত্যাশিত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6944.csv b/Bangla_fin_news_articles/6944.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ac7382b2cc636d4e4a55a1dcf359c6344d09f750 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6944.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6944,দুই ব্যাংককে শোকজ,2014-12-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৩১৪ অর্থবছরের বার্ষিক আর্থিক বিবরণী ব্যালান্সশিট সঠিক সময়ে জমা না দেয়ায় সরকারি খাতের বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংককে রাকাব শোকজ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত ৭ ডিসেম্বর ব্যাংক দুটির এমডি বরাবর পাঠানো শোকজ লেটারে বলা হয়েছে নির্ধারিত সময়ে বিবরণী জমা দিতে না পারার কারণ তিন কার্যদিবসের মধ্যে জানাতে বলা হয়। শোকজের জবাব না দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সে নির্দেশনাও অমান্য করেছে ওই দুই ব্যাংক। ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী ২০১৩১৪ অর্থবছরের ব্যালান্সশিট জমার শেষ দিন ছিল ৩১ আগস্ট। এ সময়ে জমা না দিতে পারলে সময় বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করতে হয়। তবে দুটি ব্যাংকই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে আবেদন না করে করেছিল অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে। আইনে সময় বাড়ানোর কোনো ক্ষমতা অর্থ মন্ত্রণালয়ের না থাকলেও সেখান থেকে দুটি ব্যাংককেই তিন মাস করে সময় বাড়িয়ে দেয়া হয়। অর্থ মন্ত্রণালয়ের বাড়ানো সময়ও শেষ হয়েছে ৩০ নভেম্বর। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তারা ব্যালান্সশিট জমা দিতে পানেনি। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক এমডি এমএ ইউসূফ ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের এমডি মনজুর আহমেদ দুজনই এমডি হিসেবে সম্প্রতি নিয়োগ পেয়েছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তারা বলেন শিগগিরই ব্যালেন্সশিট প্রস্তুত করে জমা দেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6945.csv b/Bangla_fin_news_articles/6945.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bde476116e8f1f83dd9ca155c62cb30053acd901 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6945.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6945,‘স্বয়ংক্রিয় লেনদেনে বিনিয়োগকারীরা উপকৃত হবেন’,2014-12-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান এমপি বলেছেন সরকার বিনিয়োগকারীদের উপর অযাচিত হস্তক্ষেপ করতে চায় না। উপরন্তু ব্যবসায়ীদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করতে কাজ করছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই স্বয়ংক্রিয় লেনদেন প্রসঙ্গে তিনি বলেন নতুন লেনদেন ব্যবস্থা চালুর মাধ্যমে ডিএসই নতুন যুগে প্রবেশ করেছে। এর মাধ্যমে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীরা উপকৃত হবেন। বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে ডিএসইর নেক্সট জেনারেশন অটোমেটেড ট্রেডিং সিস্টেম উদ্বোধন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেন ডিএসইর চেয়ারম্যান বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা নাসডাকের এমডি রবার্ট ফ্রিজ ফ্লেক্সট্রেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জেন মাইকেল বাঙ্কোসহ আরো অনেকে। অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন সরকার দেশের অর্থনীতির সব ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন করতে আগ্রহী। ইতিবাচক পরিবর্তনের মাধ্যমে আমরা আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত এবং ন্যায়বিচারনির্ভর সমাজ গড়তে চাই। এ জন্য অর্থনীতির যেসব ক্ষেত্রে সংস্কার প্রয়োজন আমরা তা করছি। তিনি বলেন বর্তমান সরকার শুধু ব্যবসায়ীবান্ধব নয় ভোক্তাবান্ধবও। ভোক্তাদের নিরাপত্তা ও স্বার্থ নিশ্চিত করাও আমাদের দায়িত্ব। সে উদ্দেশ্যেও আমরা কাজ করছি। ডিএসইর অটোমেশন সরকারের ডিজিটাল প্রতিশ্রুতির অংশ উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন আমরা ক্ষমতায় আসার আগে ডিজিটাল দেশ গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। ডিএসইর লেনদেন স্বয়ংক্রিয় হওয়ার মাধ্যমে আমরা ডিজিটাল হওয়ার পথে আরো এক ধাপ এগিয়ে গেলাম। বিএসইসির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন বলেন নতুন এ ট্রেডিং সিস্টেম বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াবে। ডিএসইর এ অটোমেশনের মাধ্যমে লেনদেন আরো দ্রুত ও স্বচ্ছভাবে হবে। দেশের শেয়ারবাজার স্থিতিশীল হওয়ায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আমাদের বাজারে ঝুঁকছে। তারা আমাদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। নতুন লেনদেন ব্যবস্থায় তারাও আগ্রহী হবে। পুঁজিবাজারের উন্নয়নে সরকারের সুদৃষ্টি রয়েছে উল্লেখ করে বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন পুঁজিবাজারের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী সহায়তা দিয়ে যাবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন। ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা বলেন যথাযথ পরীক্ষানিরীক্ষার মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয় লেনদেন সিস্টেমটি চালু করা হয়েছে। ব্রোকারদের যথাযথ প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। তাই এটি চালু হলে কোনো শঙ্কা থাকবে না। আগামী এপ্রিল থেকে এই সিস্টেমের আওতায় মোবাইল ফোন ও আইপ্যাডের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা লেনদেন করতে পারবেন। এপ্রিলের মধ্যে এ সিস্টেমের সঙ্গে মোবাইল ফোন ও আইপ্যাডে লেনদেন উপযোগী সফটওয়্যার সংযোজন করা হবে। জানা গেছে নাসডাক ওএমএক্স ও ফ্লেক্সট্রেড ব্যবহারকারীদের ব্রোকার এবং বিনিয়োগকারী জন্য সহজ এবং নিরাপদ হবে। তবে নতুন ব্যবস্থায় কোনো বিনিয়োগকারী নিজ ব্রোকারেজ হাউসের যেকোনো অথরাইজড রিপ্রেজেন্টেটিভ বা শাখা থেকে শেয়ার কেনাবেচা করতে পারবেন না। প্রত্যেক বিনিয়োগকারীর জন্য একটি ব্রোকারেজ হাউসের শাখা ও একজন বা একটি গ্রুপভুক্ত অথরাইজড রিপ্রেজেন্টেটিভ নির্দিষ্ট থাকবে। কোনো বিনিয়োগকারীকে ওই নির্দিষ্ট ব্রোকারেজ হাউস ও নির্দিষ্ট বা গ্রুপভুক্ত অথরাইজড রিপ্রেজেন্টেটিভের মাধ্যমে শেয়ার কেনা বা বেচার অর্ডার দিতে হবে। এতে এক সঙ্গে অনেক কোম্পানির শেয়ারের লেনদেন ওঠানামা প্রত্যক্ষ করতে পারবেন তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6946.csv b/Bangla_fin_news_articles/6946.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..99519c927b78d65e57e50d4d1ca7d5aa655a3681 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6946.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6946,স্বয়ংক্রিয় শুরুর দিনে ডিএসইতে লেনদেন ৬৭ শতাংশ কম,2014-12-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বৃহস্পতিবার লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের তুলনায় ৬৭ শতাংশ কমেছে। লেনদেন হয়েছে ১৩৬ কোটি টাকার যা গত সাড়ে ১৩ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। ডিএসইতে স্বয়ংক্রিয় লেনদেন উদ্বোধনের দিনে লেনদেনের পরিমাণ কমে যাওয়ায় অনেকে মনে করছেন নতুন এ পদ্ধতিতে বিনিয়োগকারীরা শঙ্কিত। এ ছাড়া নতুন এ পদ্ধতিতে বিনিয়োগকারীরা অভ্যস্ত নয়। ফলে তাদের কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। বাজার বিশেষজ্ঞরা বলছেন নতুন লেনদেন পদ্ধতি বিনিয়োগকারীদের জন্য ইতিবাচক। তাই নতুন লেনদেন পদ্ধতির কারণে বিনিয়োগকারীদের শঙ্কিত হওয়ার কিছুই নেই। কয়েক দিনের মধ্যেই বিনিয়োগকারীরা অভ্যস্তও হয়ে যাবেন। ফলে আর সমস্যা হবে না। একাধিক ব্রোকারেজ হাউসে কথা বলে জানা গেছে আগের সফটওয়্যারটিতে শেয়ার লেনদেনের চিত্র স্ক্রলের মাধ্যমে দেখা যেত। কিন্তু নতুন সফটওয়্যারে স্ক্রল নেই। এতে বিনিয়োগকারীদের অসুবিধা হচ্ছে। এ বিষয়ে ডিএসইকে পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। তথ্যে দেখা গেছে বৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮২৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৩৬ কোটি ৮৯ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২৮৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৬৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯১টির কমেছে ১৫৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৭ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ১৮০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৪ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৩টির কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6947.csv b/Bangla_fin_news_articles/6947.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..02284981b362aaa2c3c463dcedcc6450c37daa92 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6947.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6947,নতুন ভ্যাট আইন নিয়ে সিপিডির সংলাপ হার কমানোর তাগিদ,2014-12-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদ্যমান ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর মূসক বা ভ্যাট হার কমানোর পরামর্শ দিয়েছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জা আজিজুল ইসলাম। তিনি বলেন মূল্যস্ফীতি কমাতে এবং বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে এই মূসক হার কমানো যেতে পারে। বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি আয়োজিত মূল্য সংযোজন কর আইন ২০১২ উদ্বেগ ও বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। এ বক্তব্যের সমর্থন করেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। তিনি বলেন বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে। ২০১৫ সালের জুলাই থেকে এ আইন বাস্তবায়নের লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে সরকার ২০১২ সালে জাতীয় সংসদে আইনটি পাস করা হলেও ব্যবসায়ীদের বাধায় সরকার আইনটির বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া পিছিয়ে দেয়। বুধবার আয়োজিত বৈঠকেও এর বিরোধিতা করেন ব্যবসায়ীরা। নতুন ভ্যাট আইনে সংকুচিত ভিত্তিমূল্য ধাপে ধাপে যুক্ত হওয়া উঠিয়ে একক ভ্যাট আরোপের কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়া ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য প্যাকেজ ভ্যাট ব্যবস্থা তুলে দেয়ার কথাও রয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সহায়তায় ব্যবসায়ীদের গ্রেফতার ও ব্যাংক একাউন্ট বাজেয়াপ্ত করার বিধান ও রয়েছে। এ বিষয়গুলোর তীব্র বিরোধিতা করেন তারা। এ আইন প্রণয়নের সাথে যুক্ত পলিসি রিসার্চ ইন্সটিটিটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর আলোচনায় অংশ নিয়ে বলেন প্যাকেজ ভ্যাটের মাধ্যমে বছরে মাত্র ৯ কোটি টাকা আদায় হয়। এ টাকা দিয়ে দোকান মালিকরা মনে করেন যে তারা সরকারকে বড় কিছু দিয়ে ফেলেছে। এ টাকা সংগ্রহ না হলে দেশের কোনো ক্ষতি হবে না বলে তিনি মন্তব্য করেন। এমন বক্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন দেশের অর্থনীতির বড় অংশজুড়ে রয়েছে ছোট ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। তারা নয় কোটি টাকা ট্যাক্স দিল না নয় হাজার কোটি টাকা ট্যাক্স দিল তা বিবেচ্য নয়। তিনি বলেন আমরা ট্যাক্স দিতে চাই তবে অত্যাচারিত হতে চাই না। যাদের কাছ থেকে টাকা নেবেন তাদের সঙ্গে ভালো কথা বলুন ভালো সম্পর্ক রাখুন। এখন আড়াই লাখ কোটি টাকার বাজেট হচ্ছে তিন লাখ কোটি টাকার বাজেট যদি হয় তাহলে সবাইকে ভ্যাটট্যাক্স দিতে হবে। আমরা বাঁচতে চাই ট্যাক্সও দিতে চাই। তিনি বলেন বর্তমান ভ্যাট ও ট্যাক্স আইনের মাধ্যমে যদি দেশ না চলে তাহলে সরকার এত বড় বাজেট কী ভাবে প্রণয়ন করে। ব্যবসায়ী সম্প্রদায় ট্যাক্স দেয় বলেই দেশ চলে। ভ্যাট ও ট্যাক্সের আওতা বাড়ে না বলে যারা নিয়মিত ট্যাক্স দেন তাদেরই বেশি হয়রানি করা হয়। আলোচনায় অংশ নিয়ে এসএমই ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আলী জামান বলেন সংকুচিত ভিত্তিমূল্য উঠিয়ে দিলে সর্ব পর্যায়ে সমান ভ্যাট দিতে হবে। এতে করে করের ওপর আরো কর আরোপ করা হবে যা পরোক্ষ ভাবে ভোক্তাকেই বহন করতে হবে। আমরা সকলেই চাই সরকারের রাজস্ব আদায় বাড়ুক কিন্তু নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন হলে অর্থনীতিতে কী ধরনের প্রভাব পড়বে তার জন্য গবেষণা হওয়া প্রয়োজন। সিপিডির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় আলোচনায় আরো অংশ গ্রহণ করেন এনবিআরের সদস্য ব্যারিস্টার জাহাঙ্গীর হোসেন এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান এম এ মজিদ সাবেক সদস্য শাহাবুদ্দিন প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6948.csv b/Bangla_fin_news_articles/6948.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b231b3d73838a2083f09a560cd7dd113caf6ebe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6948.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6948,এনভয় টেক্সটাইলের কাছ থেকে কাপড় নেবে প্রোসপারিটি,2014-12-10,ইত্তেফাক রিপোর্টইত্তেফাক রিপোর্টইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের এনভয় টেক্সটাইলের সঙ্গে চীনের প্রোসপারিটি টেক্সটাইলের একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে। ডিএসই সূত্র জানিয়েছে চুক্তি অনুযায়ী এনভয় টেক্সটাইলের কাছ থেকে প্রোসপারিটি টেক্সটাইল ফেব্রিক্স কাপড় নেবে। একই সঙ্গে উভয় কোম্পানির মধ্যে প্রযুক্তিগত বিষয় অভিজ্ঞতা আদানপ্রদান করা হবে। চীনের উত্তর গুয়াংডু প্রদেশের প্রোসপারিটি টেক্সটাইল বাংলাদেশে ব্যবসা সম্প্র্রসারণের লক্ষ্যে চুক্তি করেছে বলে এনভয় টেক্সটাইলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। বুধবার এনভয়ের করপোরেট অফিসে উভয় কোম্পানির মধ্যে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6949.csv b/Bangla_fin_news_articles/6949.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4a97398d1a2aa1a343074e7854d4639f8fdf3954 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6949.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6949,সুদের হার ১০ শতাংশ করার সুপারিশ সংসদীয় কমিটির,2014-12-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভায় বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করতে বিদ্যমান উচ্চ ব্যাংক সুদের হার কমিয়ে ১০ শতাংশে নামিয়ে আনার সুপারিশ করা হয়েছে। বুধবার সংসদ ভবনে কমিটির সভাপতি ড. আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ সুপারিশ করা হয়। কমিটির সদস্য নাজমুল হাসান টিপু মুন্শি ফরহাদ হোসেন মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী মো শওকত চৌধুরী ও আখতার জাহান সভায় অংশগ্রহণ করেন। সভায় চলমান প্রকল্পগুলোতে সঠিকভাবে অর্থায়ন নিশ্চিত করে নতুন প্রকল্প গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে স্বল্প সুদহারে ঋণ প্রদানের জন্য বেসরকারী ও সরকারী ব্যাংকগুলোকে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহনের সুপারিশ প্রদান করা হয়। সভায় বীমা প্রতিষ্ঠান সমূহের কার্যক্রম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। বীমা খাতকে সকল প্রকার নেতিবাচক ধারণা থেকে মুক্তি দিয়ে মানুষের আস্থার পরিবেশ সৃষ্টির জন্য দ্রুত ক্লেইম সেটেলমেন্ট নিশ্চিত করার পরামর্শ দেয়া হয়। এছাড়াও বীমা খাতে বিদ্যমান বীমা এজেন্টদের কমিশনের হার কমানোর সুপারিশ করা হয়। মানি লন্ডারিং ও বীমা খাতের সকল প্রকার অনিয়ম সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণের জন্য কমিটি সদস্য টিপু মুন্শিকে সভাপতি করে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি সাবকমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অন্য দুই সদস্য হলেন মো শওকত চৌধুরী ও ফরহাদ হোসেন। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্ণরসহ মন্ত্রণালয় এবং সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ সভায় উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6950.csv b/Bangla_fin_news_articles/6950.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9e9bf1b5153e4e7cea7b37c74db41618d3293e8c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6950.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6950,স্বয়ংক্রিয় লেনদেন বিনিয়োগকারীদের জন্য ইতিবাচক ডিএসই,2014-12-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা বলেছেন বৃহস্পতিবার সকালে নাসডাক ওএমএক্স ও ফ্লেক্সট্রেড সফটওয়্যার উদ্বোধন করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে ডিএসইর লেনদেন স্বয়ংক্রিয় হবে। বিনিয়োগকারীদের জন্য নতুন এ লেনদেন পদ্ধতি ইতিবাচক হবে। এর মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের লেনদেনপ্রক্রিয়া সহজ হবে। বুধবার ডিএসই কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সব কথা বলেন। এ সময় ডিএসইর পরিচালক শাকিল রিজভী মো. শাহজাহান খাজা গোলাম রসুল ও শরীফ আনোয়ার হোসেনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ডিএসইর এমডি ড. স্বপন কুমার বালা বলেন যথাযথ পরীক্ষানিরীক্ষার মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয় লেনদেন চালু করা হচ্ছে। ব্রোকারদের এ বিষয়ে যথাযথ প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। তাই এটা চালু হলে কোনো সমস্যা হবে না। আগামী এপ্রিল থেকে এই সিস্টেমের আওতায় মোবাইল ফোন ও আইপ্যাডের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা লেনদেন করতে পারবেন। এর মধ্যেই মোবাইল ফোন ও আইপ্যাডে লেনদেন উপযোগী সফটওয়্যার সংযোজন করা হবে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে নতুন এ লেনদেন পদ্ধতি বাস্তবায়নের জন্য ৩৫ কোটি টাকা লেগেছে। এ পদ্ধতিতে নির্ধারিত কোনো লট সাইজ থাকবে না। ফলে যে কোনো পরিমাণ শেয়ার লেনদেন করা যাবে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ড. স্বপন কুমার বালা বলেন লট সিস্টেম না থাকায় শেয়ার ক্রয়ে হাওলা অনেক বেড়ে যাবে। এ অবস্থায় প্রতিটি লেনদেনের ক্ষেত্রে হাওলা চার্জ কত হবে তা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি সঙ্গে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। প্রথম তিন দিন লেনদেন পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। প্রয়োজনে হাওলা চার্জ উঠিয়ে দেয়া হবে। ডিএসই জানিয়েছে নাসডাক ওএমএক্স ও ফ্লেক্সট্রেড ব্যবহারকারীদের ব্রোকার ও বিনিয়োগকারী জন্য সহজ এবং নিরাপদ হবে। তবে নতুন ব্যবস্থায় কোনো বিনিয়োগকারী নিজ ব্রোকারেজ হাউসের যেকোনো অথরাইজড রিপ্রেজেন্টেটিভ বা শাখা থেকে শেয়ার কেনাবেচা করতে পারবেন না। প্রত্যেক বিনিয়োগকারীর জন্য একটি ব্রোকারেজ হাউসের শাখা ও একজন বা একটি গ্রুপভুক্ত অথরাইজড রিপ্রেজেন্টেটিভ নির্দিষ্ট থাকবে। কোনো বিনিয়োগকারীকে ওই নির্দিষ্ট ব্রোকারেজ হাউস ও নির্দিষ্ট বা গ্রুপভুক্ত অথরাইজড রিপ্রেজেন্টেটিভের মাধ্যমে শেয়ার কেনা বা বেচার অর্ডার দিতে হবে। এতে এক সঙ্গে অনেক কোম্পানির শেয়ারের লেনদেন ওঠানামা প্রত্যক্ষ করতে পারবেন তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6951.csv b/Bangla_fin_news_articles/6951.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9f1f80079517ba17224d83ab16df221672cc0700 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6951.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6951,ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ব্যাংকিং খাত,2014-12-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দিনভর ওঠানামার পর বুধবার শেষ পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক প্রায় অপরিবর্তিত রয়ে গেছে। তবে লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের তুলনায় কিছুটা কম। এ দিকে গ্রামীণফোনের শেয়ার দর বৃদ্ধির ফলে টেলিকমিউনিকেশন খাতের কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ২ দশমিক ৭০ শতাংশ। আর শেয়ার দর হারানোর দিক থেকে সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে জ্বালানি ও জীবন বিমা খাতের কোম্পানিগুলো। লেনদেন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ব্যাংকিং খাত ঘিরে। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৬৫ কোটি টাকা যা ডিএসইর মোট লেনদেনের সাড়ে ১৫ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল বুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স কিছুটা কমে ৪ হাজার ৯৪৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮২৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪২১ কোটি ৫৯ লাখ টাকা যা আগের দিনের চেয়ে ১২ কোটি ২৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১১০টির কমেছে ১৪৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ২৩৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ১৬ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৫টির কমেছে ১৩০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রেফারেন্স শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে বাজার থেকে মূলধন উত্তোলনের অনুমোদন পেয়েছে ইউনিয়ন ক্যাপিটাল। বিএসইসির কমিশন সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়। ইউনিয়ন ক্যাপিটাল প্রতিটি শেয়ারের ১ কোটি টাকা মূল্যমানের ৫০টি প্রেফারেন্স শেয়ার ছাড়ার অনুমোদন পেল। এর মাধ্যমে কোম্পানিটি ৫০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। এ ছাড়া সজীব নিটওয়্যার অ্যান্ড গার্মেন্টসের মূলধন উত্তোলনের প্রস্তাবও অনুমোদন করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি পরিচালক ও শেয়ারহোল্ডারদের নিকট ১০০ টাকা মূল্যে ১২ লাখ ৫০ হাজার সাধারণ শেয়ার নগদ টাকায় ইস্যুর মাধ্যমে ১২ কোটি ৫০ লাখ টাকা উত্তোলন করবে। এর মাধ্যমে কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৮ কোটি টাকা থেকে ২০ কোটি ৫০ লাখ টাকায় উন্নীত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6952.csv b/Bangla_fin_news_articles/6952.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..edae5026e19eb77e1f3341cc45077f48666c82a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6952.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6952,গত মাসে মূল্যস্ফীতি কমেছে,2014-12-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চালের দাম কমে যাওয়ায় নভেম্বর মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমেছে। এর প্রভাব পড়েছে সাধারণ মূল্যস্ফীতিতে। পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে নভেম্বর মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ২১ শতাংশ। অক্টোবর মাসে এ হার ছিল ৬ দশমিক ৬০ শতাংশ। গত ২০১৩১৪ অর্থবছরের একই সময়ে নভেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ১৫ শতাংশ। মঙ্গলবার শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে নভেম্বর মাসের ভোক্ত সূচক সিপিআইও মূল্যস্ফীতির হার প্রকাশ করে এসব তথ্য জানানো হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব সোরাইয়া বেগম বিবিএসের মহাপরিচালক গোলাম মোস্তফা কামাল। এ ছাড়া পরিকল্পনা বিভাগের সচিব ভূইয়া শফিকুল ইসলামস ছাড়াও বিবিএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা । বিবিএস জানিয়েছে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে নভেম্বর মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমকি ৪৪ শতাংশ। অক্টোবরে যা ছিল ৭ দশমিক ১৬ শতাংশ। আর এক বছর আগে অর্থাত্ গত অর্থবছরের নভেম্বর মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ। অন্য দিকে নভেম্বর মাসে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ যা অক্টোবরে ছিল ৫ দশমিক ৭৪ শতাংশ খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি। গত অর্থবছরের একই সময়ে এ হার ছিল ৫ দশমিক ০৮ শতাংশ।বিবিএসের বিশ্লষণে দেখা যায় নভেম্বর মাসে চালের দাম কমেছে। এ কারণে খাদ্য মূল্যস্ফীতিও কমেছে। তবে অক্টোবর মাসের তুলনায় নভেম্বর মাসে ডাল শাকসবজি ফল মসলা ভোজ্য তেলসহ কয়েকটি পণ্যের দাম বেড়েছে। অন্যদিকে খাদ্য বহির্ভূত পণের মধ্যে পরিধেয় বস্ত্র বাড়িভাড়া আসবাবপত্র গৃহস্থালীর সামগ্রী চিকিত্সা সেবা পরিবহণ শিক্ষা উপকরণসহ বিভিন্ন দ্রব্য ও সেবার দাম বেড়েছে। এ কারণে অক্টোবর মাসের তুলনায় নভেম্বর মাসে খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে শুন্য দশমিক ৩৬ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6953.csv b/Bangla_fin_news_articles/6953.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..67b4b90b1ec2cab248f6fa0aebd68208d64a8035 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6953.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6953,নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমেছে,2014-12-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চালের দাম কমে যাওয়ায় নভেম্বর মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমেছে। এর প্রভাব পড়েছে সাধারণ মূল্যস্ফীতিতে। পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে নভেম্বর মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ২১ শতাংশ। অক্টোবর মাসে এ হার ছিল ৬ দশমিক ৬০ শতাংশ। গত ২০১৩১৪ অর্থবছরের একই সময়ে নভেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ১৫ শতাংশ। মঙ্গলবার শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে নভেম্বর মাসের ভোক্ত সূচক সিপিআইও মূল্যস্ফীতির হার প্রকাশ করে এসব তথ্য জানানো হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব সোরাইয়া বেগম বিবিএসের মহাপরিচালক গোলাম মোস্তফা কামাল। এ ছাড়া পরিকল্পনা বিভাগের সচিব ভূইয়া শফিকুল ইসলামস ছাড়াও বিবিএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা । বিবিএস জানিয়েছে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে নভেম্বর মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমকি ৪৪ শতাংশ। অক্টোবরে যা ছিল ৭ দশমিক ১৬ শতাংশ। আর এক বছর আগে অর্থাত্ গত অর্থবছরের নভেম্বর মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ। অন্য দিকে নভেম্বর মাসে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ যা অক্টোবরে ছিল ৫ দশমিক ৭৪ শতাংশ খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি। গত অর্থবছরের একই সময়ে এ হার ছিল ৫ দশমিক ০৮ শতাংশ।বিবিএসের বিশ্লষণে দেখা যায় নভেম্বর মাসে চালের দাম কমেছে। এ কারণে খাদ্য মূল্যস্ফীতিও কমেছে। তবে অক্টোবর মাসের তুলনায় নভেম্বর মাসে ডাল শাকসবজি ফল মসলা ভোজ্য তেলসহ কয়েকটি পণ্যের দাম বেড়েছে। অন্যদিকে খাদ্য বহির্ভূত পণের মধ্যে পরিধেয় বস্ত্র বাড়িভাড়া আসবাবপত্র গৃহস্থালীর সামগ্রী চিকিত্সা সেবা পরিবহণ শিক্ষা উপকরণসহ বিভিন্ন দ্রব্য ও সেবার দাম বেড়েছে। এ কারণে অক্টোবর মাসের তুলনায় নভেম্বর মাসে খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে শুন্য দশমিক ৩৬ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6954.csv b/Bangla_fin_news_articles/6954.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..81f749310998518bc4fef50c83f9a5864c6c5456 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6954.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6954,২ স্টক ব্রোকারকে ২৩ লাখ টাকা জরিমানা,2014-12-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিকিউরিটিজ আইন অমান্য করায় প্রাইম ইসলামী সিকিউরিটিজ ও ফার্স্ট লিড সিকিউরিটিজকে মোট ২৩ লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। মঙ্গলবার কমিশনের ৫৩৩তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ ছাড়া সভায় বাংলাদেশ স্টিল মিলের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়েছে। কমিশন জানিয়েছে ৫ লাখ টাকার বেশি অর্থ নগদে গ্রহণ গ্রাহকদের সমন্বিত হিসাবে তহবিল ঘাটতি পরিচালককে মার্জিন ঋণ দেয়া এবং ঋণ পাওয়ার অযোগ্য কোম্পানি ও জেড ক্যাটাগরির কোম্পানিতে ঋণ দেয়ায় প্রাইম ইসলামী সিকিউরিটিজের বিরুদ্ধে ২০ লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ ছাড়া ঋণ চুক্তি ছাড়া ঋণ দেয়া আর্থিক প্রতিবেদনে অতিরিক্ত খরচ দেখানো জেড ক্যাটাগরিতে ঋণ প্রদান এবং ডিলার একাউন্টে এক বছরের বেশি সময় কোনো লেনদেন না করায় ফার্স্ট লিড সিকিউরিটিজকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। এ দিকে কমিশন সভায় আইপিওর মাধ্যমে বাংলাদেশ স্টিল রি রোলিং মিলস লিমিটেডকে পুঁজিবাজার থেকে মূলধন উত্তোলনের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। কোম্পানিটি বাজার থেকে ৬১ কোটি ২৫ লাখ টাকা উত্তোলন করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ২৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩৫ টাকা দরে করে কোম্পানির প্রতিটি শেয়ার ইস্যু করা হবে। কোম্পানিটি বাজারে ১ কোটি ৭৫ লাখ সাধারণ শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ৬১ কোটি ২৫ লাখ টাকা উত্তোলন করবে। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে চলমান কারখানার প্রসার ঋণ পরিশোধ ও আইপিও খাতে ব্যয় করা হবে। এ দিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত শাহজীবাজার কোম্পানির সাম্প্রতিক সময়ের অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রেক্ষিতে করা তদন্ত কমিটি কমিশনে তাদের প্রতিবেদন উপস্থাপন করেছে। এ ক্ষেত্রে কিছু ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানের লেনদেনে আইন ভঙ্গের প্রমাণ পাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে কমিশন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6955.csv b/Bangla_fin_news_articles/6955.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e2ca6a31c7da8e3cca94869004f561683c2e30d5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6955.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6955,শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে,2014-12-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক ও লেনদেন বেড়েছে মঙ্গলবার। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বাজারে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের কেন্দ্রে ছিল ওষুধ ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাংক ও বস্ত্র খাতে। এ খাতগুলোতে লেনদেন হয়েছে বাজারের মোট লেনদেনের অর্ধেকেরও বেশি। এর মধ্যে ওষুধও ইঞ্জিনিয়ারিং ও ব্যাংকিং খাতে লেনেদন হয়েছে ১৭৩ কোটি টাকা। বাজারে শেয়ারদর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ব্যাংকিং খাত ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩০টি ব্যাংকের মধ্যে ২৩টির দর আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। আর ৪টি কোম্পানির দর ছিল অপরিবর্তিত। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বছর শেষে লভ্যাংশের প্রত্যাশায় ব্যাংকের শেয়ারের দিকে বিনিয়োগকারীদের ঝোঁক বাড়ছে। তথ্যে দেখা গেছে মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৩৩ কোটি ৮৬ লাখ টাকা যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬২টির কমেছে ১১১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ২৩৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকা যা আগের দিনের তুলনায় ৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৫টির কমেছে ১০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে সাম্প্রতিক সময়ে বিডি থাই ও ইউনাইটেড লিজিংয়ের শেয়ারদর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। শেয়ারদর বাড়ার কারণ জানতে ডিএসইর পক্ষ থেকে দেয়া নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত ৯ কার্যদিবসে বিডি থাইয়ের শেয়ার দর বেড়েছে ১০ টাকা বা ২৩ শতাংশ। আর বিগত ১১ কার্যদিবসে ইউনাইটেড লিজিংয়ের শেয়ার দর বেড়েছে ৫ দশমিক ৮ টাকা বা ২২ দশমিক ৬৫ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6956.csv b/Bangla_fin_news_articles/6956.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..db42091e167df8313a42d349d2d1c2499cbf19ba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6956.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6956,সাশ্রয়ী মূল্যে কাগজ ও চিনি উত্পাদনে সহায়তা দিতে চায় চীন,2014-12-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে কাগজ উত্পাদনে বাংলাদেশকে সহায়তার প্রস্তাব করেছে চীনা সরকারের হালকা প্রকৌশল সংস্থা চায়না লাইট ইন্ডাস্ট্রিয়াল করপোরেশন ফর ফরেন ইকোনোমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল কোঅপারেশন। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকলের উত্পাদন ক্ষমতা বাড়াতেও সব ধরনের সহযোগিতা করতে আগ্রহী। চায়না লাইট ইন্ডাস্ট্রিয়াল করপোরেশন ফর ফরেন ইকোনোমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল কোঅপারেশনের সিএলইটিসি পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল মঙ্গলবার শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর সাথে বৈঠককালে এ আগ্রহ প্রকাশ করে। শিল্প মন্ত্রণালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে চীনা প্রতিনিধিদলের সদস্যরা বলেন চায়না লাইট ইন্ডাস্ট্রিয়াল করপোরেশন ফর ফরেন ইকোনোমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল কোঅপারেশন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে চিনি কাগজ চামড়া দুধ বেভারেজসহ বিভিন্ন হালকা প্রকৌশল পণ্য উত্পাদনে আর্থিক কারিগরি ও প্রযুক্তিগত সহায়তা দিয়ে থাকে। বাংলাদেশের চিনি ও কাগজ শিল্পের উন্নয়নেও প্রতিষ্ঠানটি সব ধরনের সহায়তা করতে আগ্রহী। এর আগে আমির হোসেন আমু বলেন রাষ্ট্রায়ত্ত কারখানা নর্থ বেঙ্গল পেপার মিলস খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিলস ও খুলনা হার্ডবোর্ড মিলস লাভজনকভাবে পরিচালনা করতে সরকার আগ্রহী। এ জন্য জ্বালানিদক্ষ ও মূল্যসাশ্রয়ী প্রযুুক্তির পাশাপাশি কাঁচামালের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। বিকল্প উত্স থেকে কাঁচামাল উত্পাদন এবং লাগসই প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কারখানাগুলো লাভজনকভাবে পরিচালনার প্রস্তাব পাওয়া গেলে সরকার তা গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করবে। বৈঠকে শিল্পসচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া বিএসএফআইসির চেয়ারম্যান মাহমুদউল হক ভূঁইয়া বিসিআইসির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইকবাল প্রতিনিধিদলের সদস্য ওয়েন সিয়ানজিয়ান জেন ইনিং লিয়াং কি চেন হুই লি ডি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6957.csv b/Bangla_fin_news_articles/6957.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..91e41b8bce0b24baa2d790cb612eb722b5afe4be --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6957.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6957,ডিএসই’র লেনদেনের ৪৫ ভাগ ওষুধ বস্ত্রইঞ্জিনিয়ারিং খাতে,2014-12-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন বেড়েছে ১১ শতাংশ। তবে সূচকের ওঠানামায় ছিল মিশ্রভাব। দিনশেষে ডিএসইর সার্বিক সূচক অনেকটা অপরিবর্তিত ছিল। এদিন ডিএসইর লেনদেন বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে ওষুধ খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৭০ কোটি টাকা। বস্ত্র খাতে লেনদেন হয়েছে ৬৯ কোটি টাকা। আর ইঞ্জিনিয়ারিং খাতে লেনদেন হয়েছে ৫৩ কোটি টাকা। এ তিন খাতে লেনদেন হয়েছে ১৯৩ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ৪৫ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪২৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৩ কোটি ৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬০টির কমেছে ১০৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ২১০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩২ কোটি ২৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ১২ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২০টি কোম্পনির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯০টির কমেছে ৯৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মতিন স্পিনিং মিলস এন থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। গতকাল সোমবার থেকে পুঁজিবাজারে কোম্পানিটির লেনদেন এ ক্যাটাগরিতে শুরু হয়েছে। ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছর কোম্পানিটি ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6958.csv b/Bangla_fin_news_articles/6958.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..40aadbfad3a06b19b5d9eb27f6204414715dd43f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6958.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6958,সাত বছরে ৫০ বিলিয়ন ডলার রফতানি লক্ষ্য বিজিএমইএ,2014-12-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী সাত বছরে পোশাক খাত থেকে ৫০ বিলিয়ন ডলার রফতানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বিজিএমইএ। তবে এ লক্ষ্য অর্জনে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা দুর্বল অবকাঠামো দক্ষ শ্রমিকের অভাব এবং গার্মেন্টসের ভাবমূর্তি পূনরুদ্ধার আর ব্যাংকের সুদের হারকে প্রধান চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। রবিবার ঢাকা অ্যাপারেল সামিটে একাধিক কর্ম অধিবেশনে তারা এমন মত দেন। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ৩ দিনের এ সামিট শুরু হয়েছে। এতে পোশাক খাত সংশ্লিষ্ট দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পক্ষের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন। বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস ব্যাংকের উচ্চ সুদ হার নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন। এশিয়ার অন্যান্য দেশের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন বাংলাদেশে ব্যাংক ঋণের সুদের হার সবচেয়ে বেশী। প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে ইতিমধ্যে ৫০০ কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে আরো ৫০০ বন্ধ হওয়ার পথে। এ খাতের অন্যান্য প্রতিবন্ধকতা তুলে ধরে তিনি বলেন এ অবস্থা চলতে থাকলে ২০২১ সালে ৫০ বিলিয়ন ডলার রফতানি আয় সম্ভব হবে না। শ্রমিক নেতা ওয়াজেদুল ইসলাম বলেন ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রফতানি ৫০ বিলিয়ন ডলার হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এর কত অংশ বাংলাদেশ আর কত অংশ শ্রমিক পাবে। তিনি বলেন দেশ ও শিল্প রক্ষা করতে হলে শ্রমিকদেরকেও টিকিয়ে রাখতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6959.csv b/Bangla_fin_news_articles/6959.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..90e2cb024ebc95aba2b2a07a81fc8763f3560654 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6959.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6959,পোশাক খাত সংস্কারে বাংলাদেশ বিশ্বের রোল মডেল অ্যালায়েন্স,2014-12-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মার্কিন ক্রেতা জোট অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকে রবিবারএক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছেপোশাক খাত সংস্কারে বাংলাদেশ বিশ্বের রোল মডেল। ২০২১ সালের মধ্যে ৫০ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনযোগ্য বলে মনে করেন জোটটির নিরপেক্ষ সভাপতি অ্যালেন টশার। তবে এই অর্জনের পথে শর্ত হিসেবে বলেন বিদ্যুত্ পরিস্থিতিসহ অবকাঠামো উন্নয়ন নতুন বিনিয়োগ দক্ষ শ্রমিকের কথা বলেন তিনি। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন টশার। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। পোশাক খাত থেকে উদ্বেগজনক পরিস্থিতির কারনে এ খাতে মনোযোগ দিয়েছে অ্যালায়েন্স। তবে সংস্কার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে এ খাত বিশ্বের রোল মডেল হয়ে উঠেছে। সংবাদ সম্মেলনে অ্যালায়েন্সের সহসভাপতি মেজবাহ রবিন বলেন পোশাক কারখানায় অগ্নি দুর্ঘটনার ৭৪ শতাংশ হয় বৈদ্যুতিক ত্রুটি থেকে। এসব ত্রুটি দূর করার চেষ্টা চলছে। এজন্য আরো সময় প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6960.csv b/Bangla_fin_news_articles/6960.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8b32cf2f8192eb14f167700c6bf4ded5af17d2af --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6960.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6960,ঝুঁকি নিরসনে পাশে থাকতে চায় সিএসই,2014-12-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিনিয়োগকারীদের কাছে নতুনভাবে পৌঁছাতে চায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই। রবিবার সিএসইর নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালিউলমারুফ মতিন বলেছেন আমরা বিনিয়োগকারীদের সমস্যা জেনে তা সমাধান করার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের ঝুঁকি কমাতে কাজ করবো। তবে ঝুঁকি কমাতে বিনিয়োগকারীদেরও সচেষ্ট থাকতে হবে। সিএসইর ঢাকাস্থ কার্যালয়ে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। বাজার সম্পর্কে বিনিয়োগকারীদের আস্থার অভাবের কথা উল্লেখ করে সিএসইর এমডি বলেন বাজারে যেসব কারণে আস্থার অভাব তৈরি হয়েছে তার সবই অমূলক নয়। তাই এ বিষয়গুলো সমাধান করেই তাদের আস্থা সৃষ্টি করতে হবে। ওয়ালিউলমারুফ মতিন আরও বলেন কেউ যদি বাজারে জুয়া খেলতে চায় এবং গুজবের ভিত্তিতে শেয়ার ক্রয় করেন তবে তার দায়ভার তাকেই নিতে হবে। তবে পুঁজিবাজারে দীর্ঘ মেয়াদি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে জুয়াড়িরা টিকে থাকতে পারবে না। দীর্ঘ মেয়াদে প্রকৃত বিনিয়োগকারীরাই জয়ী হবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6961.csv b/Bangla_fin_news_articles/6961.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9329c87940b0a946f1793c41b7ea25cf8f81813b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6961.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6961,মূসক ব্যবস্থার উন্নায়নে ৪৮০ কোটি টাকা দিবে বিশ্বব্যাংক,2014-12-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের মূল্য সংযোজন কর মূসক ব্যবস্থার আধুনিকায়নে বিশ্বব্যাংক ৬ কোটি মার্কিন ডলার বা ৪৮০ কোটি টাকা সহজ শর্তে ঋণ দিবে। ১০ বছরের রেয়াতকালসহ ঋণ পরিশোধে সময় পাওয়া যাবে ৪০ বছর। রেয়াতকাল পরবর্তী সময়ে ছাড় হওয়া অর্থে দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে সার্ভিস চার্জ পরিশোধ করতে হবে। এ ঋণের বিপরীতে কোনো কমিটমেন্ট ফি পরিশোধ করতে হবে না। এ লক্ষ্যে বিশ্বব্যাংকের সাথে ঋণচুক্তি করেছে সরকার। রবিবার রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি অতিরিক্ত সচিব কাজী শফিকুল আজম ও বিশ্বব্যাংকের পক্ষে সংস্থার ভারপ্রাপ্ত আবাসিক পরিচালক সালমান জাঈদী চুক্তিপত্রে সই করেন। জানা গেছে বাংলাদেশে সক্রিয় মূল্য সংযোজন কর মূসক প্রদানকারীরর সংখ্যা ৩৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৮৫ হাজারে উন্নীত করতে চায় সরকার। এ লক্ষ্যে নেয়া হচ্ছে রেভিনিউ মবিলাইলেজন প্রোগ্রাম ফর রেজাল্ট ভ্যাট ইমপ্রুভমেন্ট নামক একটি কর্মসূচী। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে ৬ কোটি মার্কিন ডলার সহজ শর্তে ঋণ দিচ্ছে বহুজাতিক দাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংক। জানা যায় চলতি বছরের ৩ মে প্রকল্পটিতে অর্থায়নে ঋণচুক্তির অনুমোদন দেয় বিশ্বব্যাংকের বোর্ডসভা। ওই সময় বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয় বাংলাদেশের মোট অভ্যন্তরীণ আয়ের জিডিপি বিবেচনায় ভ্যাট আহরণের পরিমাণ বাড়াতে এ প্রকল্পটি নেয়া হয়। ২০১২১৩ সালে জিডিপির ৩ দশমিক ৭ শতাংশ ভ্যাট আদায় হয়েছে। ২০১৯ সালের মধ্যে অন্তত এক শতাংশীয় পয়েন্ট ভ্যাট বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6962.csv b/Bangla_fin_news_articles/6962.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..18a851c7daa331a3fc6fe8a7f35182aa6640de30 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6962.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6962,ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২৫ শতাংশ,2014-12-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রবিবার শেয়ারবাজারে সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনও কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই এদিন লেনদেন হয়েছে ৩৮৩ কোটি টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় প্রায় সাড়ে ২৫ শতাংশ কম। এদিকে লেনদেন কমলেও বস্ত্র খাতের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে এ খাতে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ কিছুটা বেড়েছে। ডিএসইর লেনদেনের প্রায় সাড়ে ১৭ শতাংশ হয়েছে বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলো ঘিরে। দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও এ খাতের প্রাধান্য ছিল। ডিএসইর শীর্ষ ১০ কোম্পানির ৬টিই ছিল বস্ত্র খাতের। তথ্যে দেখা গেছে মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৮৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৩০ কোটি ১০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৫টির কমেছে ১৩৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭১ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ১৯৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৪ কোটি ১৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ১ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৮টির কমেছে ১০৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6963.csv b/Bangla_fin_news_articles/6963.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3f067a59c93c5f8077278420a1e675282ec4d9c7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6963.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6963,এ কে আজাদ বিসিআই’র প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুনর্নির্বাচিত,2014-12-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হামিম গ্রুপ অব কোম্পানীর চেয়ারম্যান ও এমডি এ কে আজাদ বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের বিসিআই প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন। শনিবার বিসিআইর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে মোস্তফা আজাদ চৌধুরী ও ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে শামসুর রহমান পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন। বিসিআইর ২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা শেষে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সভায় এ কে আজাদ সভাপতি হিসেবে সংগঠনের ২০১৩ সালের কর্মকা তুলে ধরেন এবং সর্বসম্মতিক্রমে তা অনুমোদন করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6964.csv b/Bangla_fin_news_articles/6964.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b9ac78291c538783479055e5239bd1af9f049430 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6964.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6964,পতনের বৃত্ত থেকে বের হয়েছে শেয়ারবাজার,2014-12-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে দেশের পুঁজিবাজার আগের সপ্তাহের পতনের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে এসেছে। গেল সপ্তাহে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন বেড়েছে সাড়ে ২১ শতাংশ। একইসঙ্গে সার্বিক মূল্যসূচকও নিন্মমুখী ধারা থেকে বের হয়ে ইতিবাচক ধারায় চলে এসেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন ডিসেম্বর শেষে অনেক কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা আসবে। এ প্রত্যাশায় শেয়ারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। এছাড়া ডিএসইর লেনদেন পদ্ধতি স্বয়ংক্রিয় হওয়ার সংবাদও বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। অনেক কোম্পানির শেয়ার দর আগের সপ্তাহে কমে তুলনামূলক লাভজনক পর্যায়ে আসায়ও এ সপ্তাহে শেয়ার ক্রয় বেড়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। আইডিএলসির বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে গেল সপ্তায় লেনদেনের ক্ষেত্রে বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর প্রাধান্য ছিল। তাই দাম বৃদ্ধি ও লেনদেনের ক্ষেত্রে গ্রামীণ ফোন লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট মবিল যমুনা এবং স্কয়ারফার্মার নাম তালিকায় উঠে এসেছে। আর বড় মূলধনী কোম্পানি হওয়ার সূচক বৃদ্ধিতে এ কোম্পানিগুলোর অবদানও ছিল অনেক বেশি। তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে গেল সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে প্রায় ৪ শতাংশ বা ১৮৯ পয়েন্ট। আর ডিএস৩০ সূচক বেড়েছে ৪ দশমিক ৭৪ শতাংশ। এ সপ্তাহে সবচেয়ে আশার দিক হলো লেনদেন বৃদ্ধি। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর লেনদেন ২৬৩ কোটি টাকায় নেমে যায়। এ সপ্তাহের শেষদিকে তা পাঁচশ কোটি টাকার উপরে উঠে আসে। এতে এ সপ্তাহে দৈনিক গড় লেনদেন আগের সপ্তাহের ৩২৫ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৩৯৫ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। লেনদেনে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল বস্ত্র খাতের। এ খাত ঘিরে লেনদেন হয়েছে ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৮ শতাংশ। এছাড়া ওষুধ খাতে লেনদেন হয়েছে ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৬ দশমিক ৭০ শতাংশ। জ্বালানি খাত ঘিরে লেনদেন হয়েছে মোট লেনদেনের ১৫ দশমিক ৩০ শতাংশ। আর ব্যাংকিং খাত ঘিরে লেনদেন হয়েছে ১২ দশমিক ১০ শতাংশ। এদিকে গেল সপ্তাহে ডিএসইর লেনদেনে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর এন ক্যাটাগরি অবদান ছিল সাড়ে ১২ শতাংশ। আর সর্বোচ্চ অবদান ছিল এ ক্যাটাগরি কোম্পানির। এ কোম্পানিগুলোর অবদান প্রায় ৮১ শতাংশ। আর জেড ক্যাটাগরি কোম্পানিগুলোর অবদান প্রায় সাড়ে ৪ শতাংশ। এদিকে গেল সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক আগের সপ্তাহের তুলনায় বাড়ার কারণে ডিএসইর সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও বেড়েছে। গত সপ্তাহে ডিএসইতে পিই রেশিও ৪ দশমিক ৫১ শতাংশ বেড়ে ১৭ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট দাঁড়িয়েছে। যা আগের সপ্তাহে ছিল ১৭ দশমিক ১৭ পয়েন্ট। সপ্তাহশেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৬ দশমিক ৯ পয়েন্টে সিমেন্ট খাতের ৩১ দশমিক ৬ পয়েন্ট প্রকৌশল খাতের ২৩ দশমিক ৮ পয়েন্ট জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ১৪ দশমিক ২ পয়েন্ট ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২৬ দশমিক ১ পয়েন্ট এবং বস্ত্র খাতের পিই ১১ দশমিক ৮ পয়েন্ট। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6965.csv b/Bangla_fin_news_articles/6965.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c4faa694a78c89cc460eab66096bbbc40974faa3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6965.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6965,আয়বর্ধক কাজে নারীকে সুযোগ দিতে হবে স্পিকার,2014-12-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন নারীরা সর্বক্ষেত্রে দৃশ্যমান অবদান রাখছেন। এটা অস্বীকারের উপায় নেই। প্রতিটি নারীর মধ্যে বিদ্যমান প্রতিভা বিকাশের জন্য রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক পর্যায়ে পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। নারী উদ্যোক্তাদের ব্যাংক ঋণসহ অন্যান্য সুযোগও করে দিতে হবে। অর্থনৈতকভাবে তাদেরকে ক্ষমায়িত করে আয়বর্ধক সকল কর্মকাণ্ডে নারীর অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেয়ার আহ্বান জানান তিনি। বৃহস্পতিবার ঢাকা অফিসার্স ক্লাব মিলনায়তনে ক্লাবের মহিলা কমিটি আয়োজিত আনন্দ মেলা২০১৪ এর উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আহবান জানান। তিনি ক্ষুদ্র ও মাঝারী ধরনের উদ্যোক্তা তৈরি করে নারীর প্রতিভা বিকাশের মাধ্যমে উন্নয়ন অগ্রগতির সকল কর্মকা্লে নারীদের সম্পৃক্ত করে ২০২১ সালের মধ্যে দেশকে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে নারী উদ্যোক্তাসহ সকলকে একযোগে কাজ করার আহবান জানান। খাদ্য সচিব মোশফিকা ইকফাতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসেন ভূইঞা অফিসার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অফিসার্স ক্লাব ঢাকার মহিলা কমিটির সম্পাদিকা প্রফেসর ফাহিমা খাতুন প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6966.csv b/Bangla_fin_news_articles/6966.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b904e30602fdde54e17877edb7f69c7e7a9d4931 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6966.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6966,আয়বর্ধক কাজে নারীকে সুযোগ দিতে হবে স্পিকার,2014-12-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন নারীরা সর্বক্ষেত্রে দৃশ্যমান অবদান রাখছেন। এটা অস্বীকারের উপায় নেই। প্রতিটি নারীর মধ্যে বিদ্যমান প্রতিভা বিকাশের জন্য রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক পর্যায়ে পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। নারী উদ্যোক্তাদের ব্যাংক ঋণসহ অন্যান্য সুযোগও করে দিতে হবে। অর্থনৈতকভাবে তাদেরকে ক্ষমায়িত করে আয়বর্ধক সকল কর্মকাণ্ডে নারীর অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেয়ার আহ্বান জানান তিনি। বৃহস্পতিবার ঢাকা অফিসার্স ক্লাব মিলনায়তনে ক্লাবের মহিলা কমিটি আয়োজিত আনন্দ মেলা২০১৪ এর উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আহবান জানান। তিনি ক্ষুদ্র ও মাঝারী ধরনের উদ্যোক্তা তৈরি করে নারীর প্রতিভা বিকাশের মাধ্যমে উন্নয়ন অগ্রগতির সকল কর্মকা্লে নারীদের সম্পৃক্ত করে ২০২১ সালের মধ্যে দেশকে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে নারী উদ্যোক্তাসহ সকলকে একযোগে কাজ করার আহবান জানান। খাদ্য সচিব মোশফিকা ইকফাতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসেন ভূইঞা অফিসার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অফিসার্স ক্লাব ঢাকার মহিলা কমিটির সম্পাদিকা প্রফেসর ফাহিমা খাতুন প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6967.csv b/Bangla_fin_news_articles/6967.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c4cbad8672889ec46b2d1b639d8e679f282c48ec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6967.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6967,ভালো কোন কিছুই সিপিডির চোখে পড়ে না অর্থমন্ত্রী,2014-12-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগেরসিপিডি বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেছেন প্রতিষ্ঠানটির মান দিন দিন নামছে। এটা এখন ভয়াবহ আকার ধারণকরেছে। দেশের ভাল কোন কিছুই তাদের চোখে পড়ে না। এর বেশি তাদের সম্পর্কে আর কিছু বলার নেই। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এ ধরনের মন্তব্য করেন। এর আগে জার্মানির সমাজকল্যাণ ও শ্রম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ইয়র্গ আমুসেনের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। বৈঠকের পর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন সিপিডি একটি থিংকট্যাংক গবেষণা প্রতিষ্ঠান। তারা তাদের অ্যাসেসমেন্ট প্রকাশ করে যা আমাদের মনপুত হয় না। জার্মান প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন জার্মান আমাদের দীর্ঘদিনের উন্নয়ন সহযোগী। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদের পাশে ছিল। এখনো বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডে তারা সহযোগিতা দিচ্ছে। তাদের এ সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। বিশেষ করে আর্থিক অনুদান বাড়ানোর বিষয়ে তাদের সঙ্গে কথা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6968.csv b/Bangla_fin_news_articles/6968.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..40c227b5a93ef01c0540c1cd8b9726f4e365dcef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6968.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6968,নগরায়ন ও শিল্পায়ন বিকেন্দ্রীকরণের তাগিদ,2014-12-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নে নগরায়ন ও শিল্পায়নকে শুধু ঢাকা কেন্দ্রিক না করে বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে। অন্যদিকে বিনিয়োগকে উত্সাহ দিতে বিদ্যুত্ গ্যাস ও কম সুদে ব্যাংক ঋণ উদ্যোক্তাদের কাছে পৌঁছে দিতেই হবে। বৃহস্পতিবার পরিকল্পনা কমিশনের আয়োজনে ৭ম পঞ্চম বার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় বক্তার এ কথা বলেন। পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. শামসুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। অর্থনীতিবিদ ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বলেন আমাদের শিল্পায়ন ও নগরায়ন মূলত ঢাকা কেন্দ্রিক একে বিকেন্দ্রীকরণ করতেই হবে। শুধু ঢাকাকেন্দ্রিক উন্নয়ন আমরা চাই না। নগরায়ন ও শিল্পায়নের ভিত্তি হবে কোন একটি অঞ্চলের অর্থনীতিকে কেন্দ্র করে। যে এলাকায় কৃষিই প্রধান সেখানে কৃষিভিত্তিক নগরায়ন ও শিল্পায়ন গড়ে তুলতে হবে। আবার যেখানে শিল্পের কাঁচামাল জন্মায় সেখানে শিল্পভিত্তিক নগরায়ন গড়ে তুলতে হবে। প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন এ বারের ৭ম পঞ্চ বার্ষিক পরিকল্পনায় সবাইকে সম্পৃক্ত করেই করা হচ্ছে। প্রতিবন্ধী নারী হিজরা হাওড় অঞ্চলের জনগোষ্ঠী উপকূলীয় জনগোষ্ঠী নদী ভাঙ্গনের শিকার যেসব জনগোষ্ঠী তাদেরসহ সব প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকেই এবারের পঞ্চ বার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়নে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সরকার উন্নয়নকে প্রাধান্য দিচ্ছে কিন্তু সব জায়গায় উন্নয়নের ধরণ এক রকম হবে না। মহেশখালীতে গভীর সমুদ্র বন্দর হতে পারে কিন্তু দিনাজপুরে তা সম্ভব নয়। দিনাজপুরে হয়ত স্থল বন্দর আধুনিকায়ন করা যেতে পারে। সভায় বিভিন্ন ব্যবসায়ী চেম্বারের প্রতিনিধিরা অংশ গ্রহণ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6969.csv b/Bangla_fin_news_articles/6969.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ceca0dcd860ed866d3b5e31801ea33de83fdffb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6969.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6969,ডিএসইতে সূচক লেনদেন কমেছে,2014-12-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে দিনভর ওঠানামার পর শেষ পর্যন্ত সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের তুলনায় কমেছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। এদিকে লেনদেনের প্রথমদিনে হামিদ ফেব্রিক্সে শেয়ার দর বেড়েছে ৬১ দশমিক ৭১ শতাংশ। দিনের লেনদেনের শীর্ষেও রয়েছে এ কোম্পানিটি। ৮১ লাখ ৮৬ হাজার ২০০টি শেয়ার সারা দিনে ৩৪ হাজার ৩৫৫ বার হাত বদল হয়েছে। যার বাজার মূল্য ৪৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। ডিএসইতে লেনদেনের প্রথম দিনে শেয়ারটির সর্বনিম্ন দর ছিল ৫৫ টাকা। আর সর্বোচ্চ দর ৬৯ টাকা। তথ্যে দেখা গেছে মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯৬১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৪৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫১৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১১০টির কমেছে ১৬০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৯ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ২৬৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ১০ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৭টির কমেছে ১৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে ডিএসই জানিয়েছে কোন ধরনের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই দর বাড়ছে সাফকো স্পিনিংয়ের। অস্বাভাবিকভাবে দর বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে ডিএসইর দেয়া নোটিশের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। গত ৫ কার্যদিবসে এ শেয়ারের দাম বেড়েছে প্রায় ১৪ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6970.csv b/Bangla_fin_news_articles/6970.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b510f5c548c12d60e881e56226c1e75907ca2005 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6970.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6970,প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে বাণিজ্য মন্ত্রীর আহ্বান,2014-12-03,চট্টগ্রাম অফিস,বাণিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে আরও তৎপর হতে বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। বুধবার নগরীর হালিশহরস্থ গরীবে নেওয়াজ বিদ্যালয় মাঠে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এ্যান্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ সিএমসিসিআইএর উদ্যোগে আজ থেকে শুরু হওয়া মাসব্যাপী বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও রপ্তানি মেলা ২০১৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহবান জানান। তিনি বলেন বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও বিগত পাঁচ বছরে রপ্তানি আয় বৃদ্ধি স্বাস্থ্য কৃষি শিক্ষাসহ অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাতে আমরা লক্ষণীয় অনেক সাফল্য লাভ করেছি। তিনি উদ্যোক্তাদের প্রতি দেশপ্রেমের এবং স্বনির্ভর অর্থনীতি গড়তে সরকারের সাথে একযোগে কাজ করার আহবান জানান। তোফায়েল আহমেদ বলেন ব্যবসা বান্ধব ও দুর্নীতিমুক্ত ব্যবসার পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সিএমসিসিআইএর সভাপতি খালিদুর রহমানের সভাপতিত্ত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ সাবেক মন্ত্রী ডা. আফসারুল আমিন এমপি মঈনুদ্দিন খান বাদল এমপি মাহজাবিন মোরশেদ এমপি সাবেক সিটি মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6971.csv b/Bangla_fin_news_articles/6971.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d3bd4f33b502d73f06bbdf8fe6d811b2fb511be0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6971.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6971,এবার আমরণ অনশনে সিটিএল গার্মেন্টসের শ্রমিকরা,2014-12-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বকেয়া বেতনের দাবিতে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এবার আমরণ অনশন শুরু করেছে সিটিএল কমন থ্রেড লিমিটেড গার্মেন্টসের শ্রমিকরা। বুধবার রাত থেকে তারা এ অনশনের ঘোষণা দেয়। এর আগে মঙ্গলবার সকাল থেকে একই স্থানে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে আসছিল কারখানাটির দেড় শতাধিক শ্রমিক। কারখানার মালিকপক্ষ বিজিএমইএ বা সরকারের কেউ তাদের পাওনা আদায়ে উদ্যোগ না নেওয়ায় শেষ পর্যন্ত অনশনের কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে বলে কারখানার শ্রমিকরা জানিয়েছেন। অনশন কর্মসূচীতে নেতৃত্ব দিচ্ছে জাগো বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন নামে একটি সংগঠন। সংগঠনের সভাপতি বাহারানে সুলতান ইত্তেফাককে বলেন শ্রমিকদের চার মাসের পাওনা বকেয়া রয়েছে। পাওনার দাবিতে এখন শ্রমিকরা বাধ্য হয়েই আমরণ অনশন কর্মসূচী পালন করতে বাধ্য হয়েছে। রাজধানীর হাজারিবাগে অবস্থিত কারখানাটির মালিকের নাম এম এ বারী। তার মোবাইল ফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেন নি। ২টি কারখানার শ্রমিকদেরবিজিএমইএ ভবন ঘেরাও এদিকে বকেয়া বেতনসহ অন্যান্য দাবি আদায়ের লক্ষ্যে বুধবার বিকেলে রাজধানীর বিজিএমইএ ভবন ঘেরাও করে দুটি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা। বিকেল চারটার পর থেকে বিজিএমইএ কার্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে জড়ো হতে শুরু করে উত্তর বাড্ডা এলাকার সুনডি নিটওয়্যার ও টোপাজ গার্মেন্টসের শ্রমিকরা। শ্রমিকদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে সুনডি কারখানার শ্রমিকরা গত তিন মাসের বেতন পাননি। এছাড়া বেতন নিয়ে অনেকদিন ধরেই গড়িমসি করে আসছেন কারখানা কর্তৃপক্ষ। বেতন পাচ্ছেন না টোপাজ কারখানার শ্রমিকরাও। কিন্তু এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও সমাধান না হওয়ায় বিজিএমইএ ভবন ঘেরাওয়ে বাধ্য হন শ্রমিকরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6972.csv b/Bangla_fin_news_articles/6972.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0fbf9f0aa91de8f7673a154cddb5a07b74d8d676 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6972.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6972,খেলাপি ঋণ বিষয়ে বিশেষ তদারকি ইউনিট গঠন,2014-12-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বিশেষ সুবিধায় যেসব খেলাপি ঋণ নিয়মিত করা হয়েছিল তা আবার খেলাপি হতে শুরু করেছে। ওই সময় বড় কয়েকটি শিল্প গ্রুপের ঋণ কোনো ডাউন পেমেন্ট ছাড়াই নিয়মিত করা হলেও শর্ত অনুযায়ী কিস্তি পরিশোধ করছে না তারা। ফলে আবারো খেলাপি হয়ে পড়ছে এসব ঋণ। এ বিষয়ে সার্বিক অবস্থা জানতে বিশেষ তদারকি ইউনিট গঠন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংক পরিদর্শনের চারটি বিভাগ এবং বৈদেশিক মুদ্রা পরিদর্শন বিভাগে স্ট্রেস অ্যাসেট মনিটরিং ইউনিট সামু নামে এ ইউনিট গঠন করা হয়েছে। প্রতিটি বিভাগে একজন করে উপমহাব্যবস্থাপক ইউনিটের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। ব্যাংকগুলোয় তদন্তের সময় এ ইউনিট বিশেষ বিবেচনায় নবায়ন করা ঋণের সার্বিক অবস্থা তদন্ত করছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন নিয়মিত পরিদর্শনে সব বিষয়ে নজর দেয়া সম্ভব হয় না। এ কারণে অনেকেই অনিয়ম করেও আড়ালে থেকে যাচ্ছে। এছাড়া ব্যাংকের ঝুঁকিতে থাকা ঋণের পরিমাণও দিন দিন বাড়ছে। এসব তদারকিতেই কাজ করবে বিশেষ এ ইউনিট। জানা যায় রাজনৈতিক অস্থিরতায় গত জুন পর্যন্ত বিশেষ ছাড়ে ঋণ নিয়মিত করার সুযোগ দেয়া হয়। বিশেষ বিবেচনায় এ সময় প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ নিয়মিত করা হয়। চলতি বছরের এপ্রিলজুন সময়ে ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা। আর বছরের প্রথম ছয় মাসে জানুয়ারিজুন খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি। আর বছরের প্রথম নয় মাসে জানুয়ারিসেপ্টেম্বর খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১৬ হাজার ৭০৭ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6973.csv b/Bangla_fin_news_articles/6973.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b3e4e88d96c74f28536778ccae0fe96b605b6950 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6973.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6973,ডিএসইতে লেনদেন পাঁচশ কোটি টাকার উপরে,2014-12-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেশ কয়েকদিন শেয়ারবাজারে সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেন কমে যাওয়ার পর পর তিনদিন সূচকে ঊর্ধ্বগতি দেখা গেছে। আশার দিক হলো বুধবার লেনদেনেও গতি ফিরেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে পাঁচশ কোটি টাকার বেশি। নয় কার্যদিবস পর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে পাঁচশ কোটি টাকার উপরে। এদিকে অনেক দিন পর ডিএসইতে ব্যাংকের শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। ব্যাংকের সব শেয়ারের দাম আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন ব্যাংকের লভ্যাংশ দেয়ার সময় হওয়ায় এ কোম্পানিগুলোর শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে ডিএসইর সার্বিক সূচক ৫ হাজারের কাছাকাছি চলে এসেছে। এছাড়া দুদিন ধরে বাজার ঊর্ধ্বমূখী হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা সৃষ্টি হয়েছে। এজন্য বেড়েছে নতুন বিনিয়োগ। যা বাজারের মোট লেনদেন বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে। ডিএসইর লেনদেন আগের দিনের তুলনায় প্রায় ৩৮ শতাংশ বেড়েছে। এদিকে জ্বালানি ওষুধ ও ব্যাংকিং খাত ছিল বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের শীর্ষে। এ তিন খাতে লেনদেন হয়েছে মোট লেনদেনের ৪৯ ভাগ। তথ্যে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫৯ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫১৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৪২ কোটি ৯৬ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩৫টির কমেছে ৪৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৮৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৩৫৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৫ কোটি ১১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ১২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৯টির কমেছে ৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই আজিজ পাইপস ও অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার দর বাড়ছে। দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে নোটিশ দেয়ার প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। এদিকে ৫ কার্যদিবস ধরে বাড়ছে আজিজ পাইপসের শেয়ার দর। আর অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের দর বাড়ছে তিন কার্যদিবস ধরে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6974.csv b/Bangla_fin_news_articles/6974.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7e4404b89e954e1f1941706bc22d13d07b2431de --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6974.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6974,বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য ইইউ বিজনেস কাউন্সিল গঠন করবে তোফায়েল,2014-12-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন ইরোপিয়ান ইউনিয়ন ইইউ বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাকের পাশাপাশি ঔষধ জাহাজ এবং আইসিটি আমদানি করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশি পণ্য আমদানি ও সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশস্থ ইইউ ভুক্ত দেশসমূহের রাষ্ট্রদূত ও সংশ্লিষ্ট চেম্বার্স অব কমার্স সমূহের ব্যবসায়িক নেতৃবৃন্দ ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন বিজনেস কাউন্সিল গঠন করবে। বাণিজ্যের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা দূর করে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য বৃদ্ধিই যার মুখ্য উদ্দেশ্য। মঙ্গলবার মন্ত্রীর কার্যালয়ে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত ইউরোপিয়ান ইউনিয়ানের রাষ্ট্রদূত পিয়ারি মেয়াওডর সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন বাংলাদেশের বিশ্বস্ত বন্ধু। বাংলাদেশের বর্তমান রপ্তানি ৩০ দশমিক ১৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অর্ধেকের বেশি রপ্তানি হয় ইরোপিয়ান ইউনিয়নভূক্ত দেশে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক সহযোগিতা আরো বৃদ্ধি করতে আগ্রহী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6975.csv b/Bangla_fin_news_articles/6975.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a721848923d07e3151775e6fbdeec9aa5af597d4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6975.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6975,‘গার্মেন্টস নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে সতর্ক থাকুন’,2014-12-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের গার্মেন্টস নিয়ে আবারো দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু। পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ মনে করছে এ তথ্য সঠিক। শ্রম প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্যকে সমর্থন করে বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেন অল্প সময়ে দেশের গার্মেন্টস খাত অবিশ্বাস্যভাবে এগিয়েছে। এটিই এখন আমাদের জন্য কাল হয়েছে। এ অর্জনকে দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে অনেকেই ভালভাগে গ্রহণ করছে না। এর আগে বাণিজ্যমন্ত্রী ছাড়াও সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে এ খাত নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। মঙ্গলবার রাজধানীর বিজিএমইএ ভবনে এক অনুষ্ঠানে শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন গার্মেন্টস খাত নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে বিরাট ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন একটি দেশের রাষ্ট্রদূত ড্যান মজীনা কেবল বাংলাদেশে কারখানায় ট্রেড ইউনিয়নের কথা বলেন। আমি ওই রাষ্ট্রদূতকে বলেছি আপনার দেশে ট্রেড ইউনিয়ন সম্পর্কে জানতে চাই। শ্রমিকরা কীভাবে মালিকের সাথে দরাদরি বার্গেনিং করে তাও দেখতে চাই। বিষয়টি স্বচক্ষে দেখার ব্যবস্থা করুন। এই তথ্য পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রীকেও জানিয়েছি। তিনি প্রধানমন্ত্রী বলেছেন তুমি খুব ভাল বলেছ। তাদেরকে চিঠি লিখ যে তোমাদের ট্রেড ইউনিয়ন দেখতে এ সময় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে ড. জুলিয়া আহমেদ নামে একজন গবেষক আইএলওর আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা ২০১১ সালের একটি জরিপের ফলাফলের তথ্য দিয়ে বলেন গার্মেন্টসে ৮৫ শতাংশ নারী শ্রমিক হয়রানির শিকার হন। আর ডে লেবারদের মধ্যে এ হার শতভাগ। লিঙ্গ বৈষম্যের সুচকে বিশ্বের ১৬৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১২৯তম। এছাড়া অন্যান্য সূচকেও নারী শ্রমিকদের পিছিয়ে পড়ার বিষয়টি সামনে আনেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6976.csv b/Bangla_fin_news_articles/6976.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9bd34a5fcd3d08b1e57f1a12cfab22f4f9f5f597 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6976.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6976,নভেম্বরে রেমিট্যান্স বেড়েছে,2014-12-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের ২০১৩১১৪ পঞ্চম মাস নভেম্বরে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১১৬ কোটি ৮৯ লাখ ডলার সমপরিমাণের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। যা আগের মাসের তুলনায় ১৫ কোটি ডলার বেশি। অবশ্য গত বছরের সেপ্টেম্বরের পরে চলতি বছরের অক্টোবরেই সবচেয়ে কম রেমিট্যান্স এসেছিল। চলতি অর্থবছরের অক্টোবরে রেমিট্যান্সের পরিমান ছিল ১০১ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের হালনাগাদ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে গত অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে জুলাইজুন প্রবাসীরা মোট ৫৫৬ কোটি ২৩ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। অর্থাত্ প্রতিমাসে গড়ে ১১১ কোটি ২৫ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।ওই অর্থবছরের নভেম্বরেও ১০৬ কোটি ১৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। নভেম্বরে মাসে আসা রেমিট্যান্সের মধ্যে ৩৮ কোটি ৩৮ লাখ ডলার এসেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন চার বাণিজ্যিক ব্যাংক এবং এক কোটি ৪৮ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে বিশেষায়িত দুটি ব্যাংকের মাধ্যমে। আর বেসরকারি ৩৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে ৭৫ কোটি ৪৩ লাখ ডলার এবং বিদেশি নয় বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে এক কোটি ৫৫ লাখ ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন টাকার বিপরীতের ডলারের মূল্য এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতি ধীরে ধীরে ভাল হওয়ায় রেমিট্যান্সের পরিমাণও বাড়তে শুরু করেছে। তরে দেশে বিনিয়োগের পরিবেশ এখনো অনূকূল না হওয়ায় যেভাবে রেমিট্যান্সের পরিমান বাড়ার কথা সেভাবে বাড়ছে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6977.csv b/Bangla_fin_news_articles/6977.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5766c4576694662ce0842f5e9a1f611a66fdddef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6977.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6977,নভেম্বরে শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে,2014-12-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই আগের মাসের তুলনায় নভেম্বর মাসে বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে। নভেম্বর শেষে ডিএসইতে প্রকৃত বিদেশি বিনিয়োগের দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৮২ কোটি টাকা। অক্টোবরে ছিল প্রায় ১৯৫ কোটি টাকা। অর্থাত্ আগের মাসের তুলনায় গত মাসে প্রকৃত বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ১৩ কোটি টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে। জানা গেছে নভেম্বরে ডিএসইতে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা প্রায় ৫১৪ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন করেছেন। এর মধ্যে ৩৪৮ কোটি টাকার শেয়ার কিনেছেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। তার বিপরীতে বিক্রি করেছেন ১৬৫ কোটি টাকার শেয়ার। আর অক্টোবরে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা প্রায় ৪১০ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন করেছিলেন। এর মধ্যে প্রায় ৩০৩ কোটি টাকার শেয়ার কিনেছেন। বিক্রির পরিমাণ ১০৭ কোটি টাকা। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারে বিদেশি বিনিয়োগ ওঠানামা করে সাধারণত বাজারের লাভজনক পরিস্থিতির ওপর বিবেচনা করে। নভেম্বর মাসের শুরুর দিকে সূচক কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী থাকায় সে সময় ক্রয়ের পরিমাণ কিছুটা কম ছিল। তবে মাসের শেষের দিকে সূচক কমার সাথেসাথে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের শেয়ার কেনার পরিমাণও বাড়ছে। এটা একটা চলমান প্রক্রিয়া। তবে বাজারে যত বিদেশি বিনিয়োগ আসবে বাজার তত সমৃদ্ধ হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6978.csv b/Bangla_fin_news_articles/6978.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f22ac0dbf3040662669c831f4e42b51da0d27ca7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6978.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6978,ডিএসইর সূচক ও লেনদেনে ইতিবাচক ধারা অব্যাহত,2014-12-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগের দিনের ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবারও দেশের উভয় শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। বাজারে বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর চাহিদা বাড়ায় সূচক বেড়েছে বলে মনে করছেন বাজার সশ্লিষ্টরা। তথ্যে দেখা গেছে মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬৪ বেড়ে ৪ হাজার ৯৩২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩৮ বেড়ে ১ হাজার ৮৩৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৭৩ কোটি ৫৬ লাখ টাকাা যা আগের দিনের চেয়ে ৩২ কোটি ৩ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ২২০টির কমেছে ৫১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৮২ বেড়ে ১৫ হাজার ১৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৫১ লাখ টাকাা যা আগের দিনের তুলনায় ৩৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৫টির কমেছে ৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে চলতি বছরের নভেম্বর পর্যন্ত ১২টি কোম্পানি জেড ক্যাটাগরিতে চলে এসেছে। এ সব মিলিয়ে জেড ক্যাটাগরিতে কোম্পানির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৪। কোম্পানিগুলো হচ্ছে ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স আরএন স্পিনিং বিডি ওয়েল্ডিং ফারইস্ট ফিন্যান্স সোনারগাঁও টেক্সটাইল শাইনপুকুর সিরামিকস বেক্সিমকো সিনথেটিকস ইনফরমেশন সার্ভিসেস প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ফাইন ফুডস এবং তাল্লু স্পিনিং। আরএন স্পিনিং ছাড়া অন্য কোম্পানিগুলো সমাপ্ত অর্থবছরে শর্ত অনুযায়ী লভ্যাংশ ঘোষণা না করায় জেড ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে। শর্ত অনুযায়ী ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দিতে না পারলে কোম্পানিকে এ ক্যাটাগরিতে রাখা হয় না। আর আরএন স্পিনিংয়ের রাইট শেয়ার নিয়ে পরিচালকদের জালিয়াতির অভিযোগে মামলা চলছে। এ কারণে এজিএম না হওয়ায় কোম্পানিটি জেড ক্যাটাগরিতে চলে গেছে। এ দিকে জেড ক্যাটাগরির শেয়ার লেনদেন করে টাকা পেতে তুলনামূলক বেশি সময় লেগে যায়। এ ছাড়া শেয়ারগুলোর বাজারদরও অনেক কমে যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6979.csv b/Bangla_fin_news_articles/6979.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..11499f038106fb3ce70d9ca1ccc926796e196d49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6979.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6979,গাম্বিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়োগের আহ্বান,2014-12-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গাম্বিয়ার বিভিন্ন বিশেষায়িত শিল্প খাতে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগের প্রস্তাব করেছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই। সফররত গাম্বিয়ার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রতিনিধির প্রতি এ আহ্বন জানান ডিসিআইর সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান খান। মঙ্গলবার চেম্বার ভবনে দি রিপাবলিক অব গাম্বিয়ার বাণিজ্য শিল্প আঞ্চলিক যোগাযোগ এবং কর্মসংস্থান বিষয়ক মন্ত্রী আবদোলি জোবের নেতৃত্বে ১২ সদস্যের প্রতিনিধিদল সাক্ষাত্ করেন। বাংলাদেশসহ ভারতে নিযু্ক্ত গাম্বিয়ার রাষ্ট্রদূত ডেমবো এম বাদজি এবং গাম্বিয়ার বাংলাদেশেল কনসুল কাজী খুররম আহমেদ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। এ সময় একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ঢাকা চেম্বারের সচিব এএইচএম রেজাউল কবির এবং গাম্বিয়ার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিএর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এলিউ সিককা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6980.csv b/Bangla_fin_news_articles/6980.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b8818303156ddbcb771a616abba39e035e5d5271 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6980.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6980,‘এশিয়ার দেশে রফতানি বাড়ানোর উদ্যোগ ’,2014-12-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর ওপর রফতানি নির্ভরতা কমিয়ে চীন জাপান কোরিয়া ভারতসহ এশিয়ার দেশগুলোতে রফতানি বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি রফতানি পণ্যের ওপর উচ্চহারে শুল্ক দিতে হয়। অথচ চীন জাপান কোরিয়ায় তৈরি পোশাকসহ অধিকাংশ পণ্য শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার রয়েছে। আমরা এসব বাজারে রফতানি বাড়ানোর চেষ্টা করছি। সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলানগর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে পূর্বমূখী অর্থনীতি বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে এশীয় অর্থনীতির সমন্বয় শীর্ষক সিম্পোজিয়ামের প্রথম অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। জাপান এক্সটারনাল ট্রেড অরগানাইজেশন জেট্রো সিম্পোজিয়ামের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল জাপানের রাষ্ট্রদূত শিরো সাদোশিমা বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরামউদ্দিন আহমেদ জেট্রোর আবাসিক প্রতিনিধি কী কাওয়ানো বক্তব্য রাখেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আমাদের আমদানি পণ্যের বড় অংশ আসে চীন ও ভারতসহ এশিয়ার দেশগুলো থেকে। অথচ এসব দেশে রফতানির পরিমাণ কম। এসব দেশে রফতানি বাড়ানোর মাধ্যমে বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে হবে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়রে নানা সাফল্যের বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন বিশ্বব্যাংক গোল্ডম্যান স্যাকস্ জেপি মরগানসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহ আমাদের সাফল্যর ভূয়সী প্রশংসা করছে। তারা বাংলাদেশকে আগামী দিনের উদীয়মান অর্থনীতির দেশ হিসেবে আখ্যা দিচ্ছে। অথচ আমাদের দেশের কোন কোন গবেষণা প্রতিষ্ঠান এসব সাফল্যের ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছে। অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল জাপানী বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান জানিয়ে বলেন জাপানের ব্যবসায়ীরা হরতালঅবরোধকে ভয় পায়। তবে আমি তাদের বলব আপনারা ভয় পাবেন না। বাংলাদেশের জনগণ হরতালঅবরোধকে এখন প্রত্যাখান করেছে। তিনি বলেন আইন করে হরতালকে বন্ধ করা হবে না। তবে আমরা অর্থনীতিকে এমনভাবে বেগবান করবো যাতে অর্থনীতির শক্তির কারণে স্বাভাবিকভাবে এটি বন্ধ হয়ে যাবে। ২০২১ সাল নাগাদ বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবে এই আশা প্রকাশ করেন তিনি। জাপানের রাষ্ট্রদূত শিরো সাদোশিমা বলেন জাপান বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ তেরি পোশাক রফতানিকারক দেশ। অথচ এর মধ্যে বাংলাদেশী পণ্যের পরিমাণ মাত্র ২ শতাংশ। এর পরিমাণ বাড়াতে দুদেশের ব্যবসায়ীদের কাজ করতে হবে। অনুষ্ঠানে কাজী আকরামউদ্দিন আহমেদ বলেন চীন ভারত জাপান কোরিয়াসহ এশিয়ার দেশগুলোর সাথে রফতানি বাণিজ্য বাড়াতে প্রত্যেকটি দেশের সাথে পৃথক দ্বিপাক্ষিক চুক্তি করতে। তিনি এ অঞ্চলে বাণিজ্যিক সুবিধাদি বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6981.csv b/Bangla_fin_news_articles/6981.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9d34ae6e165bd7b82c3d61cbfa6961d78b966e6b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6981.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6981,নারী উদ্যোক্তাদের আলাদা ইউনিট গঠন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের,2014-12-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এসএমই নারী উদ্যোক্তাদের সুবিধার্থে আলাদা ইউনিট গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংক হেড অফিসসহ ঢাকার বাহিরে ৮টি শাখা অফিসে নারী উদ্যোক্তা উন্নয়ন ইউনিট গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। জানা গেছে প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের সব শাখায় এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে। তবে পর্যায়ক্রমে সব বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান কার্যালয়ে একই ধরনের ইউনিট গঠনের নির্দেশনা দেয়া হবে বলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগ থেকে জানা গেছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. মাছুম পাটোয়ারী বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের নির্দেশে এ ইউনিট চালু করা হয়েছে। এ ইউনিটটি এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগের আওতায় থাকবে। তবে নিয়োগ প্রক্রিয়া বা দায়িত্ব বণ্টন করছে হিউম্যান রিসোর্স ডিপার্টমেন্ট১। জানা গেছে হেড অফিসে উপমহাব্যবস্থাপকের পদে একজন নারীর দায়িত্বে এ ইউনিট গঠন করা হয়েছে। এর অধীনে ১ জন যুগ্মপরিচালক ২ জন উপপরিচালক ২ জন সহকারী পরিচালক মিলে ৬ জনের ১টি টিম কাজ করবে। আর প্রত্যেক শাখার ইউনিটের দায়িত্ব থাকবে ১ জন যুগ্মপরিচালক। তার অধীনে প্রত্যেক শাখায় ১ জন উপপরিচালক সহকারি পরিচালকসহ মোট ৩০ জন কর্মকর্তা নিয়োজিত থাকবেন। তবে এ ইউনিটে নতুন করে জনবল নিয়োগ করছে না কর্তৃপক্ষ। আরও জানা গেছে নারী উদ্যোক্তাদের ব্যবসা সহায়ক সেবা অভিযোগ গ্রহণ ও নিষ্পত্তি প্রমোশনাল কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মনিটরিং মূল্যায়ন ও তদারকিসহ নারী উদ্যাক্তা বিষয়ে সব কাজ সম্পন্ন করবে নারী উদ্যোক্তা উন্নয়ন \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6982.csv b/Bangla_fin_news_articles/6982.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fd42495cb4f692db31c18cbc51c99ed999bb2a3b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6982.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6982,ডিএসইতে সূচক বেড়েছে ৯৯ পয়েন্ট,2014-12-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে গত কয়েকদিন দরপতনের পর সোমবার কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে ৯৯ পয়েন্ট। সূচক বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনও বেড়েছে। আগের দিনের তুলনায় লেনদেন ৪৮ শতাংশ বেড়েছে। তবে এখনও ডিএসইর লেনদেন সাড়ে তিনশ কোটি টাকার নিচে রয়ে গেছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বিভিন্ন কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণার সময় আসার কারণে বাজারে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার কেনার আগ্রহ দেখা গেছে। ডিএসইতে দাম বাড়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল ভালো মূলধনী কোম্পানিগুলো। এ কোম্পানিগুলোর দাম বেড়েছে ৩ শতাংশ। এছাড়া দাম বাড়ার ক্ষেত্রে প্রায় সব খাত থাকলেও দীর্ঘদিন পর ব্যাংকিং খাতের শেয়ারগুলোর দর বৃদ্ধি হয়েছে লক্ষ্যণীয়ভাবে। এ খাতের কোম্পানিগুলোর দাম বেড়েছে ২ দশমিক ২০ শতাংশ। সামনে ব্যাংকের লভ্যাংশ দেয়ার সময় আসার কারণেই এ শেয়ারের চাহিদা বাড়ছে। এছাড়া টেলিকমিউনিকেশন খাতের কোম্পানির দাম বেড়েছে ৬ শতাংশ। আর জ্বালানি খাতের শেয়ারের দাম বেড়েছে ৩ শতাংশ। সিমেন্ট খাতের শেয়ারের দাম বেড়েছে ২ দশমিক ৮ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৯৯ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৯৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৪১ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ২৫৩টির কমেছে ৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩২৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৯৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ১৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৯ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২১২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৯টির কমেছে ৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6983.csv b/Bangla_fin_news_articles/6983.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76922e369740eec35d56645a379f0bd0b35b7f2f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6983.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6983,স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থা সম্পর্কে বিএসইসিকে জানাচ্ছে ডিএসই,2014-11-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই নতুন স্বয়ংক্রিয় লেনদেন অটোমোটেড ট্রেডিং ব্যবস্থা চালুর বিষয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে বিএসইসি বিশদ ধারণা দিতে যাচ্ছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। ডিএসইর পক্ষ থেকে প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থা কেমন হচ্ছে তা দেখানো হবে। পাশাপাশি নতুন ব্যবস্থার ওপর চলমান পরীক্ষামূলক লেনদেনের ত্রুটিবিচ্যুতি এবং তার সমাধান তুলে ধরা হবে। আগামীকাল ও ১০ ডিসেম্বর বিএসইসি কার্যালয়ে এ প্রেজেন্টেশন করা হবে। সম্প্রতি বিএসইসিকে এক চিঠির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। চিঠিতে বলা হয়েছে নতুন স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থা চালুর জন্য নাসডাক ওএমএক্সের কাছ থেকে ম্যাচিং ইঞ্জিন ও ফ্লেক্সট্রেড সিস্টেমসের কাছ থেকে অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ওএমএস নেয়া হয়েছে। ফ্লেক্সট্রেড সিস্টেমসের অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের ওএমএস ওপর আগামী ১ ডিসেম্বর ও নাসডাক ওএমএক্সের ম্যাচিং ইঞ্জিনের ওপর ১০ ডিসেম্বর দুটি প্রেজেন্টেশন দেয়া হবে। এ দিকে আগামী ১১ ডিসেম্বর দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থা চালুর প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে ২৪ নভেম্বর থেকে ডিএসইর ব্রোকারেজ হাউসগুলোর প্রায় ৪০০টি ট্রেডিং ওয়ার্ক স্টেশন থেকে একযোগে পরীক্ষামূলক লেনদেন মক ট্রেডিং চালু করা হচ্ছে। এ প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন হলে নির্ধারিত সময়ে চালু হবে নতুন স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থা। গত ২১ মার্চ অটোমোটেড ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম চালুর জন্য নাসডাক ওএমএক্স ও ফ্লেক্সট্রেড সিস্টেমসের সঙ্গে চুক্তি সই করে ডিএসই। ফলে নয় মাসের মধ্যে আধুনিক প্রযুক্তির অটোমোটেড ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম চালু করবে ডিএসই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6984.csv b/Bangla_fin_news_articles/6984.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..518da9895a0c6f14a42b7d9c35ba4af1be94f9ab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6984.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6984,ডিএসইতে সাড়ে চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন,2014-11-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন পতনের মধ্যে রয়েছে। রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ২৩২ কোটি টাকার যা গত সাড়ে চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। গত ১৫ জুলাই ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১৯৩ কোটি টাকার। তথ্যে দেখা গেছে রবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩ কমে ৪ হাজার ৭৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৬০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৩২ কোটি ৩৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৩১ কোটি ৪২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৯টির কমেছে ১২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪ বেড়ে ১৪ হাজার ৬৬২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ১৯৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭০টির কমেছে ৯২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির রাইট শেয়ার ইস্যুর আবেদন নাকচ করে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বিএসইসির রাইটইস্যু রুল ২০০৬ অনুযায়ী কোম্পানিটি রুল ৩ই পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই নিয়ন্ত্রক সংস্থা কোম্পানিটির রাইট ইস্যুর আবেদন নাকচ করেছে। জানা গেছে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ১১ হারে অর্থ্যাত্ ১টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে ১টি রাইট শেয়ার ইস্যু করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিল। প্রতিটি শেয়ারে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সাথে ৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ রাইট শেয়ার ইস্যুর আবেদন করেছিল রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স। এ দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউস নর্থওয়েস্ট সিকিউরিটিজ লিমিটেড পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। রবিবার থেকে শুরু হয়ে মঙ্গলবার পর্যন্ত এ হাউসে পরিদর্শন কার্যক্রম চালাবে বিএসইসি। গত ২৫ নভেম্বর বিএসইসি পরিদর্শন সংক্রান্ত এক নির্দেশনা থেকে এ তথ্য জানা গেছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে এ নির্দেশ পাওয়ার ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে পরিদর্শন কার্যক্রম শেষ করা হবে এবং পরিদর্শনের ফলাফল একটি প্রতিবেদন আকারে কমিশনে দাখিল করা হবে। পরিদর্শকদল সংশ্লিষ্ট স্টক ডিলার স্টক ব্রোকার বা অনুমোদিত প্রতিনিধির সব হিসাব বই রেজিস্টার এবং অন্যান্য দলিলপত্র এবং সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি যাচাইবাছাই করবে। তবে প্রয়োজনে পরিদর্শনের সময়সীমা কমিশন বাড়াতে পারবে। ডিএসই ও সিএসইর অনুমোদিত প্রতিনিধি বা স্টক ডিলার স্টক ব্রোকাররা নিজনিজ দায়িত্ব যথাযথভাবে পরিপালন করছেন কি না তা নিশ্চিত করতেই এ পরিদর্শন করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6985.csv b/Bangla_fin_news_articles/6985.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f683159fb8bf1f575b4440a561965629fd86788 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6985.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6985,অনুমোদিত মূলধন বাড়াবে ফুওয়াং সিরামিক,2014-11-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ফুওয়াং সিরামিকের পরিচালনা পর্ষদ অনুমোদিত মূলধন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোম্পানিটি ১০০ কোটি টাকা থেকে ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত মূলধন বাড়াবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এ কারণে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ অতিরিক্ত সাধারণ সভা ইজিএম করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামী ২৮ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৮টায় স্পেক্ট্রা কনভেশন সেন্টারে ইজিএম অনুষ্ঠিত হবে। জানা গেছে ঋণমানে ফুওয়াং সিরমিক বিবিবি২ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। কোম্পানিটির ২০১৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এ মূল্যায়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ লিমিটেড সিআরএবি। চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে জুলাইসেপ্টেম্বর কোম্পানিটির মুনাফা কমেছে ৩৯ শতাংশ। অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে চলতি হিসাব বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির করপরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৯৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা ও ইপিএস ১১ পয়সা। তবে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে এর মুনাফা ছিল ১ কোটি ৫৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা ও ইপিএস ১৯ পয়সা। ২০১৪ সালের ৩০ জুন সামাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। এ হিসাব বছরের ইপিএস হয়েছে ৪৯ পয়সা ও করপরবর্তী মুনাফা ৪ কোটি ১০ লাখ ৯০ হাজার টাকা। ২০১৩ সালেও কোম্পানিটি ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দেয়। জানা গেছে কোম্পানিটি ডিজিটাল প্রিন্টিং মেশিন আমদানি করবে। সম্প্রতি এ নিয়ে কোম্পানিটি স্পেনের কোম্পানি ইএফআই ক্রিটাপ্রিন্ট এসএলইউয়ের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে। এ প্রিন্টিং মেশিন আমদানিতে ব্যয় হবে ২ লাখ ৫০ হাজার ইউরো যা প্রায় ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। সম্প্রতি এ জন্য কোম্পানিটি ঋণপত্রও খুলেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6986.csv b/Bangla_fin_news_articles/6986.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4d49079a22d259b31cd72c5e06c23e4338fa3cdd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6986.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6986,ডিএসইতে গত সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ৪৮ শতাংশ,2014-11-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তিন দিন সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সপ্তাহ শেষে মূল্যসূচক বাজার মূলধন ও লেনদেন আগের সপ্তাহের চেয়ে কমেছে। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দৈনিক লেনদেন বিগত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। আগের সপ্তাহেও ডিএসইর সূচক ও লেনদেন কমেছিল। তথ্যে দেখা গেছেসপ্তাহশেষে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স কমেছে ১২৭ বা ২ দশমিক ৯৬ শতাংশ। আগের সপ্তাহশেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স কমেছিল ৮৪ বা ১ দশমিক ৭০ শতাংশ। ডিএসই৩০ ইনডেক্স সপ্তাহশেষে ২ দশমিক ৯৬ শতাংশ বা ৫৩ কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭৬০ পয়েন্টে। টাকার অঙ্কে গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ১ হাজার ৫০৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকা বা ৪৮ শতাংশ। আগের সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন কমেছিল ১৭ শতাংশ বা ৬৪২ কোটি ১৩ লাখ ৬৬ হাজার ৫৯৮ টাকা। গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে দৈনিক গড় শেয়ার লেনদেন কমেছে ৪৮.০৯ শতাংশ বা ৩০১ কোটি ৫৫ লাখ ৬৬৬ টাকা। সপ্তাহজুড়ে লেনদেন হওয়া ৩১৭টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৪৮টির কমেছে ২৪৪টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির এবং লেনদেন হয়নি ১টি কোম্পানির শেয়ার। গত সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ২ দশমিক ৮৮ শতাংশ বা ৯ হাজার ৩৫৪ কোটি ৯৭ লাখ ৫২ হাজার টাকা। আগের সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছিল ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ বা ৫ হাজার ৪৫৮ কোটি ১৬ লাখ ৪৯ হাজার টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6987.csv b/Bangla_fin_news_articles/6987.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a75e8b4091163517da6ec15509a8d2ff7775120a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6987.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6987,ডিএসইতে লেনদেন ৩০০ কোটি টাকারও নিচে,2014-11-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দিনভর ওঠানামার পর বৃহস্পতিবার দিন শেষ হয়েছে শেয়ারবাজারের সূচক বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে। তবে সূচক বাড়লেও লেনদেন নেমে গেছে তিন শ কোটি টাকারও নিচে। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬৩ কোটি টাকা যা গত ২০ জুলাইয়ের পর সর্বনিম্ন। তথ্যে দেখা গেছে বৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৫ বেড়ে ৪ হাজার ৭৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ বেড়ে ১ হাজার ৭৬০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৬৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪৮ কোটি ৯১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬২টির কমেছে ১০৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১ কমে ১৪ হাজার ৬৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৭৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ২ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯০টির কমেছে ৮৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফুওয়াং সিরামিকের পরিচালনা পর্ষদ অনুমোদিত মূলধন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোম্পানিটি ১০০ কোটি টাকা থেকে ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত মূলধন বাড়াবে। এ বিষয়ে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ অতিরিক্ত সাধারণ সভা ইজিএম করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ দিকে প্রকৌশল খাতের মুন্নু জুট স্ট্যাফলার্সের শেয়ার দর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছে। দর বাড়ার কারণ জানতে কোম্পানির কাছে দেয়া নোটিসের পরিপ্রেক্ষিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এ ছাড়া বস্ত্র খাতের আরএন স্পিনিংয়েরও শেয়ার দর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কোনো কারণ নেই। কোম্পানি কর্তৃপক্ষ ডিএসইকে এ তথ্য জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6988.csv b/Bangla_fin_news_articles/6988.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..77d8ab9cbc0c839f444525c25a56e011328f964b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6988.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6988,২ হাজার কোটি টাকা পিছিয়ে রাজস্ব আদায়,2014-11-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে জুলাইঅক্টোবর লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি রয়েছে ২ হাজার ১৭৪ কোটি টাকা। আলোচ্য সময়ে ৩৯ হাজার ৪৩১ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৩৭ হাজার ২৫৮ কোটি টাকা। অবশ্য পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য সময়ে রাজস্ব আদায় বেড়েছে সোয়া ১২ শতাংশ। যদিও চলতি অর্থবছর রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৪ শতাংশ। রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। চলতি অর্থবছরে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭২০ কোটি টাকার বড় রাজস্বের লক্ষ্য ঠিক করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। যদিও বিগত ২০১১৩১৪ অর্থবছরে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়নি। ওই সময়ে প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছিল। কিন্তু বছর শেষে ১ লাখ ২১ হাজার কোটি টাকা আদায় হয়েছিল। মোটাদাগে তিনটি খাত আয়কর ভ্যাট ও শুল্ক থেকে এনবিআর রাজস্ব আহরণ করে থাকে। এনবিআর সূত্র জানায় আয়কর ও আমদানি শুল্ক খাতে রাজস্ব আদায় কৌশলগত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে সমর্থ হলেও মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট খাতে লক্ষ্যমাত্রা থেকে পিছিয়ে রাজস্ব আদায়। গত চার মাসে ১৫ হাজার ৯৪৩ কোটি টাকা ভ্যাট আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হলেও আদায় হয়েছে ১৩ হাজার ৫৯১ কোটি টাকা। এছাড়া শুল্ক আদায়ে ১১ হাজার ৫৩১ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে ১১ হাজার ৭০৯ কোটি টাকা। অন্যদিকে ১১ হাজার ৬৫০ কোটি টাকা আয়কর আদায়ের লক্ষ্যামাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে ১১ হাজার ৬৮৩ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6989.csv b/Bangla_fin_news_articles/6989.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..41ac5d3a492f9e1770d1d346e34893c8265154f7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6989.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6989,উন্নয়নের দুষ্টচক্রে বাংলাদেশ,2014-11-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৪ সালের আঙ্কটাড এলডিসিজ রিপোর্টে বলা হয়েছে স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে এলডিসি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ভালো হলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে সমস্যা রয়েছে। উন্নয়ন হলেও উন্নয়নের প্রক্রিয়া দুষ্টচক্রে আটকে যাচ্ছে। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। এ চক্র থেকে বের হতে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে কাঠামোগত পরিবর্তন এবং দক্ষতা ও উত্পাদনশীলতা বাড়াতে হবে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিপিডির নির্বাহি পরিচালক ড. মুস্তাফিজুর রহমান এবং জ্যেষ্ঠ গবেষক ড. গোলাম মোয়াজ্জেম। সভায় আঙ্কটাড এলডিসিজ রিপোর্ট২০১৪ উপস্থাপন করেন সিপিডির রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন সাম্প্রতিক সময়ে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছে। এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে বাংলাদেশও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। জিডিপি মোট দেশজ উত্পাদন প্রবৃদ্ধি রপ্তানি আয় প্রবাসী আয় এবং খাদ্য নিরাপত্তায় বাংলাদেশ প্রশংসনীয়ভাবে এগিয়েছে। তবে এমডিজির সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা সামাজিক সূচকে বাংলাদেশ অনেক ভালো করলেও কর্মসংস্থান ও আয় বৃদ্ধিতে কিছুটা পিছিয়ে রয়েছে। স্বল্পোন্নত অন্য দেশগুলোর মতো বাংলাদেশেরও কিছু কিছু বিষয় দুষ্ট চক্রে পড়ে গেছে। বিষয়টি ব্যখ্যা করে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন প্রথমত আমাদের দেশজ আয়ে কৃষির অবদান কমলেও কর্মসংস্থানে কৃষির অবদান কমেনি। এর কারণ হলো কৃষি শ্রমিকদের দক্ষতার অভাব। জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান বাড়লেও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে শিল্পের অবদান তুলনামূলকভাবে কম। দ্বিতীয়ত রপ্তানির ক্ষেত্রে পণ্যের বহুমুখীকরণ হয়নি। এক সময় আমাদের পাট চামড়া ও হিমায়িত খাদ্যের অবদান অনেক বেশি ছিল। এখন এ খাতগুলোর অবদান কম। তৃতীয়ত শ্রম ও পুঁজির উত্পাদনশীলতার ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে রয়েছি। এজন্য শিল্পে শ্রমিকদের মজুরি তুলনামূলকভাবে কম। পুঁজির উত্পাদনশীলতা কম হওয়ায় ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণ অনেক বেশি। এ প্রবণতা অব্যাহত থাকলে উন্নয়ন টেকসই হবে না। এ ধরনের পরিস্থিতি থেকে বের হয়ে আসার ব্যাপারে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন কিছু কিছু দেশ প্রাকৃতিক সম্পদ বিক্রি করে এগিয়ে গেছে। আয় ও কর্মসংস্থান বাড়িয়েছে। কিন্তু তারা সামাজিক সূচকে এগুতে পারেনি। কারণ তাদের কাঠামোগত উন্নয়ন হয়নি। কাঠামোগত উন্নয়ন করতে পারলে টেকসইভাবে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বের হয়ে আসা সম্ভব। বিশেষায়িত কোন খাতে যেমন পর্যটন উন্নয়ন করেও এলডিসি থেকে বের হয়ে আসার শর্তগুলো পূরণ করা যেতে পারে। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন এলডিসি থেকে বের হতে তিনটি সূচকে উন্নতি করতে হয়। আয় সূচক ভঙ্গুরতা সূচক ও মানবসম্পদ উন্নয়নের সূচক। বাংলাদেশের যেহেতু অনেক জনগণ। তাই আয়ের সূচকে উন্নতি করা কঠিন। তবে মানবসম্পদ উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা সূচকের মাধ্যমে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন অনেকে আমাদের দেশকে নিম্ন মধ্য আয়ের দেশে পরিণত করার দিকেই বেশি মনযোগ দিচ্ছেন। কিন্তু নিম্ন মধ্য আয়ের দেশ হওয়া মানেই এলডিসি থেকে বের হওয়া নয়। তাই এলডিসি থেকে কিভাবে বের হতে পারবো সেদিকেও নজর দেয়া প্রয়োজন। বর্তমান পরিস্থিতির আলোকে বাংলাদেশ কবে নাগাদ এলডিসি থেকে বের হতে পারবে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন এলডিসি থেকে বের হওয়ার ক্ষেত্রে শর্তগুলোতে মাঝে মাঝে কিছু পরিবর্তন আসে। তাছাড়া শর্ত পূরণ হলেও তা টেকসই হয় কিনা সেজন্য কিছুদিন অপেক্ষা করতে হয়। তবে সব মিলিয়ে উচ্চ আশা নিয়ে বলা যায় আগামী এক দশকের মধ্যে এলডিসি থেকে বাংলাদেশ বের হতে পারে। মধ্য আয়ের দেশে পৌঁছাতে এত সময় লাগবে না। প্রতিবেদন উপস্থাপনকালে তৌফিকুল ইসলাম খান বলেন বর্তমানে ৪৮টি দেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকায় আছে। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বের হওয়ার তিনটি শর্তের মধ্যে দুটি সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতি ভালো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6990.csv b/Bangla_fin_news_articles/6990.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d5e0e3a4ecbe28a0cb819e25ccf216f3be8ec0ca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6990.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6990,বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার মতো সিদ্ধান্ত নেবে না বিএমবিএ,2014-11-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন বিএমবিএ। বুধবার বিএমবিএ সভাপতি তানজিল চৌধুরী বলেছেন বাজার ইতিবাচক হওয়ার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমরা কেন পুঁজিবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার মতো সিদ্ধান্ত নেব। বিএমবিএ যে সব প্রস্তাব দিয়েছে সেগুলো প্রয়োজনের নিরিখেই দেয়া হয়েছে। বিএসইসি সেগুলো বিচারবিবেচনা করার পরই বাস্তবায়নের বিষয় আসবে। বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সব কথা বলেন। এ সময় বিএমবিএর সহসভাপতি মো. মনিরুজ্জামান ও সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ এ হাফিজসহ বিএমবিএর নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। মার্জিন ঋণ ব্যবস্থাপনায় সম্প্রতি বিএসইসির কাছে বেশ কিছু সুপারিশ করেছে বিএমবিএ। কেউ কেউ এ সব প্রস্তাবের ফলে বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বলে ধারণা করছেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়। এ সময় তানজিল চৌধুরী বলেন মার্জিন ঋণখেলাপিদের তথ্য সিআইবি রিপোর্টে অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে অনেকে বলেছেন এ কারণে মার্কেটে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। কিন্তু বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে মার্চেন্ট ব্যাংক এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না তিনি বলেন এ সংক্রান্ত প্রস্তাব শুধু আলোচনার জন্য বিএসইসির কাছে দেয়া হয়েছে। মার্কেটে প্রভাব ফেলার জন্য দেয়া হয়নি। তিনি আরো বলেন এটা আসলে মার্চেন্ট ব্যাংকের স্বচ্ছতার জন্য ইসি কমিটির সঙ্গে আলোচনা করেই দেয়া হয়েছে। এটা নিয়ে বিএসইসির সঙ্গে আলোচনা করা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে বিএসইসি এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। আলোচনাশেষে যে সিদ্ধান্ত হয় তাই মানা হবে। সংবাদ সম্মেলনে বিএমবিএর সহসভাপতি মো. মনিরুজ্জামান বলেন আমরা শুধু সিআইবির বিষয়ে প্রস্তাব করিনি। উপরন্তু মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর মূলধন বাড়ানোর ব্যাপারেও বলেছি। বাজারের ইতিবাচক দিক বিবেচনা করেই এ সব প্রস্তাব করা হয়েছে। এখন বিএসইসি বিনিয়োগকারী ও বাজারের সব দিক বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে। এ দিকে মার্চেন্ট ব্যাংকে যারা মার্জিন ঋণখেলাপি তাদের তথ্য সিআইবিতে সংরক্ষিত থাকে না। ফলে মার্জিন ঋণখেলাপি গ্রাহক একাধিক মার্চেন্ট ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারেন তথ্য গোপন করে। এ প্রবণতা ঠেকাতে এবং বর্তমানে বিপুল পরিমাণ বকেয়া মার্জিন ঋণের চাপে বিপর্যস্ত মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো বাধ্য হয়ে এমন প্রস্তাব করেছে। প্রস্তাবনা বাস্তবায়ন করা হলে ঋণখেলাপিরা নতুন ঋণ আবেদন করতে সিআইবি ছাড়পত্র লাগবে। ছাড়পত্রে কেউ ঋণখেলাপি থাকলে তিনি নতুন করে মার্জিন ঋণ নিতে পারবেন না। এ ছাড়া প্রস্তাবনায় রয়েছে ঋণাত্মক ইক্যুইটির হিসাবে সুদ আরোপ বন্ধ রাখা এবং ওই সুদ আয়ব্যয় হিসাবে অন্তর্ভুক্ত না করা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6991.csv b/Bangla_fin_news_articles/6991.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..56283b2ec8a0313e2c0d30489f3d2788443f589a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6991.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6991,ডিএসইতে চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন,2014-11-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এক দিন দর বাড়ার পর বুধবার ফের পতন হয়েছে উভয় শেয়ারবাজারে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেন নেমে এসেছে ৩১২ কোটি টাকায় যা গত ২১ জুলাইয়ের পর সর্বনিম্ন। অর্থাত্ চার মাসের বেশি সময়ের মধ্যে ডিএসইর সর্বনিম্ন লেনদেন এটা। এ দিকে টানা তিন দিন দরপতনের পর এক দিন বাড়লেও ফের দরপতনের বৃত্তে চলে এসেছে শেয়ারবাজার। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন বাজারে সূচক কমছে এর চেয়েও বেশি শঙ্কার বিষয় হলো লেনদেন অনেক কমে গেছে। তথ্যে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৭ কমে ৪ হাজার ৭৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৯ কমে ১ হাজার ৭৫২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩১২ কোটি ৭০ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৩৫ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১০১টির কমেছে ১৬৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪০ কমে ১৪ হাজার ৬৬১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি ৯০ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৩টির কমেছে ১৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও আবেদন গ্রহণশেষে আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দ দেয়ার জন্য ন্যাশনাল ফিড মিলের লটারির ড্র বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। রাজধানীর রমনায় অবস্থিত ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্সের আইইবি সেমিনার হলে সকাল সাড়ে ১০টায় ড্র অনুষ্ঠিত হবে। ন্যাশনাল ফিড শেয়ারবাজার থেকে ১৮ কোটি টাকা উত্তোলনের জন্য ১ কোটি ৮০ লাখ শেয়ার ছেড়েছে। প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6992.csv b/Bangla_fin_news_articles/6992.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0f4012ccd4fc909a2d2b2b8e50bf2bd12dd0f5b8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6992.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6992,শনিবার ব্যাংক খোলা থাকবে,2014-11-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করদাতাদের আয়কর জমা দেয়ার সুবিধার্থে আগামী শনিবার সরকারি ও বেসরকারি তফশিলি ব্যাংকের সব বিভাগীয় ও জেলার প্রধানপ্রধান শাখা খোলা থাকবে। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক এ সংক্রান্ত এক সার্কুলার জারি করেছে। সার্কুলারে উল্লেখ করা হয় করদাতাদের আয়কর জমা দেয়ার সুবিধার্থে চালান ও পেঅর্ডারের মাধ্যমে আয়কর গ্রহণ করার জন্য সরকারি ও বেসরকারি তফশিলি ব্যাংকের সব বিভাগীয় ও জেলার প্রধান প্রধান শাখাসমূহ শনিবার খোলা থাকবে। উল্লেখ্য দুই দফা দুই মাস সময় বাড়ানোর পর আগামী ৩০ নভেম্বর রবিবার ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদর আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার শেষ দিন। আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী প্রতিবছরের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে করদাতাদের আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6993.csv b/Bangla_fin_news_articles/6993.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9f164ebde6005adfcebf74478af84cba2561e3a3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6993.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6993,ডিএসইতে সূচকবৃদ্ধি লেনদেন ৩৫০ কোটি টাকার নিচে,2014-11-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা তিন কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক ১৫৮ পয়েন্ট কমার পর মঙ্গলবার কিছুটা বেড়েছে। সূচক বাড়লেও লেনদেন রয়ে গেছে সাড়ে তিন শ কোটি টাকার নিচেই। বিশ্লেষকরা বলছেন বাজারে টানা কয়েক দিন দরপতনের পর বিনিয়োগকারীরা বিক্রি করার প্রবণতা কমিয়ে দিয়েছেন। বরং কিছু শেয়ারের দাম কমে যাওয়ায় এগুলো ক্রয়ের প্রবণতা দেখা গেছে। এ জন্য দিনশেষে সূচক বেড়েছে। তবে দাম বাড়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল সিমেন্ট খাত। এ খাতের কোম্পানিগুলোর দাম বেড়েছে সাড়ে ৪ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৫ বেড়ে ৪ হাজার ৮০৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৮ বেড়ে ১ হাজার ৭৭১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৪৭ কোটি ৩ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি ৭৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৮টির কমেছে ৯৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৮ কমে ১৪ হাজার ৮০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৯৯ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ১ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২১৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৯টির কমেছে ৮৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আইপিও প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া হামিদ ফেব্রিক্সকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই তালিকাভুক্তির অনুমোদন দেয়া হয়েছে। সোমবার ডিএসইর বোর্ড সভায় কোম্পানিটির তালিকাভুক্তির অনুমোদন করা হয়। এর আগে গত ৩০ অক্টোবর হামিদ ফেব্রিক্সের আইপিও লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হয়। কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ৩ কোটি শেয়ার ছেড়ে ১০৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ২৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয় ৩৫ টাকা। মার্কেট লট ২০০টি শেয়ারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6994.csv b/Bangla_fin_news_articles/6994.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..220c56ae0e65bba4d2be8ed4f5cfad6bd8bd06cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6994.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6994,‘বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতে ২০ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করা হবে’,2014-11-25,অনলাইন ডেস্ক,আগামী ৫ বছরে বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতে ২০ বিলিয়ন ডলার ব্যায় করা হবে।এর মধ্যে ১০ বিলিয়ন ডলার আসবে বিদেশি সহযোগিতার মাধ্যমে এবং বাকি ১০ বিলিয়ন ডলার আসবে অংশীদারভিত্তিক সরকার ও প্রাইভেট বিভিন্ন কোম্পানির সহযোগিতায়। মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আলোকিত বাংলাদেশ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতে অর্জন শীর্ষক এক সেমিনারে এ কথা বলেন বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। খবর বাসসের। নসরুল হামিদ বলেন বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতে দুর্নীতি ও অপচয় রোধে ইতোমধ্যে অনেক এলাকায় প্রিপেইড মিটার ব্যবস্থায় বিদ্যুত্ সরবরাহ করা হচ্ছে। শিগগিরই আরো এলাকায় এই ব্যবস্থায় গ্যাস সরবরাহ করা হবে। বিদ্যুত্ ও খনিজ মন্ত্রণালয়কে ডিজিটালাইজড করা হচ্ছে। তখন এ খাতের দুর্নীতি পুরোপুরি বন্ধ করা সম্ভব হবে। দেশের বিদ্যুত্ খাতে ২৪০০ কোটি মার্কিন ডলালের বিনিয়োগ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন তৌফিকইইলাহি চৌধুরী। তিনি বলেন বলেন গত পাঁচ বছরে বিদ্যুত্ খাতে যে সব প্রকল্প শেষ হয়েছে তাতে পাঁচ দশমিক দুই বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ হয়েছে। যে সব প্রকল্প নির্মাণকাজ চলছে সেখানে আট দশমিক পাঁচ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ হচ্ছে। তিনি বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিদ্যুতের মহাপরিকল্পনা তৈরির সময় অনেকেই অর্থের জোগান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। কিন্তু আমরা পাঁচ বছরে বিদ্যুতের উত্পাদন দ্বিগুণেরও বেশি করেছি। বিদ্যুত্ খাতে আওয়ামী লীগ সরকারের সাফল্য তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা বলেন মানুষের কর্ম দিয়ে তার পরিচয়। আগামী পাঁচ বছরের পরিকল্পনাও আমরা বাস্তবায়ন করব এবং বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশের দিকে নিয়ে যাব। সেমিনারের শুরুতেই বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতে গত পাঁচ বছরের অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সুব্রত কুমার আদিত্য। আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটি ওই সেমিনারের আয়োজন করে। আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুত্ ও জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিকই এলাহী চৌধুরী বিদ্যুত্ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি তাজুল ইসলাম এফবিসিআইয়ের সহসভাপতি হেলাল উদ্দিন ও এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের সদস্য ড. সেলিম রহমান প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6995.csv b/Bangla_fin_news_articles/6995.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3ff42b01780e3973627e82fd0994361e615256f7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6995.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6995,জ্বালানি তেলের দাম কমেছে বিশ্ববাজারে,2014-11-25,জামাল উদ্দীন,বিশ্ববাজারে গত ৬ মাসে অপরিশোধিত তেলের দাম প্রায় ২৭ শতাংশ কমেছে। এতে দেশের তেল আমদানিতে কম বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করতে হবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ শক্তিশালী হবে। এছাড়া জ্বালানি তেলে সরকার বড় অঙ্কের ভর্তুকি দেয়। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমায় সরকারের ভর্তুকি ব্যয়ও কমবে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন জ্বালানি তেলের দামের সাথে দেশের মূল্যস্ফীতির হার সরাসরি সম্পর্কিত। তেলের দাম কমলে বিভিন্ন পণ্যের উত্পাদন খরচ কমে। ফলে দাম কমে। মূল্যস্ফীতির হার সীমিত হয়। জনজীবনেও কিছুটা স্বস্তি দেখা দেয়। তবে আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে সঙ্গতি রেখে দেশের বাজারে তেলের দাম না কমলে সেই সুবিধা পাওয়া যায় না। গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইন্সটিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর ইত্তেফাককে বলেন বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমায় দেশের আমদানি ব্যয় কমে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়বে। সরকার তেলে বড় অঙ্কের ভর্তুকি দেয়। এখন ভর্তুকির কয়েক হাজার কোটি টাকা বেঁচে যাবে। এ অর্থ সরকার অন্য খাতে ব্যয় করার সুযোগ পাবে। ড. আহসান আরও বলেন কিছুদিন আগেও সরকারের পরিকল্পনা ছিল তেলের দাম বাড়ানোর বিশ্ববাজারে দাম কমায় এখন তা করতে হবে না। ফলে বেসরকারি খাত নেতিবাচক প্রভাবের হাত থেকে রক্ষা পাবে। মূল্যস্ফীতির হারও বৃদ্ধির হাত থেকে রেহাই পাবে। তাছাড়া এ খাতে ভর্তুকি কমায় সরকারের রাজস্ব ব্যবস্থাপনা সহজ হবে। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম পর্যালোচনা করে দেখা গেছে গত জুনের শেষদিকে প্রতি ব্যারেল অশোধিত তেলের দাম ছিল ১১৩ মার্কিন ডলার। এরপর কমতে শুরু করেছে তেলের দাম। গতকাল সোমবার তা কমে দাঁড়িয়েছে ৮২.৩৬ মার্কিন ডলার। অর্থাত্ ৬ মাসের ব্যবধানে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে ২৭ দশমিক ৪৩ ভাগ। বিভিন্ন দেশে আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে সঙ্গতি রেখে দেশীয় বাজারে তেলের দাম সমন্বয় করা হলেও বাংলাদেশে সাধারণত সেরকম হয় না। ফলে বাংলাদেশের বেসরকারি খাত জ্বালানি তেলের দাম কমার সুফল সরাসরি পায় না সুফল পায় সরকার। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমায় সরকারের ভর্তুকি ব্যয় কমে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন তেলের দাম বেশি থাকলে ভর্তুকির অতিরিক্ত অর্থ জোগান দিতে সরকার বিভিন্ন জায়গা থেকে ঋণ করে। ব্যাংক থেকে উচ্চ সুদেও ঋণ করে। ফলে সরকার বেশ চাপের মুখে থাকে। এখন আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমায় সেদিক থেকে চাপ কিছুটা কমেছে। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন বিপিসি সূত্রে জানা গেছে দেশে আমদানি করা জ্বালানি তেলের ৬৫ শতাংশই ডিজেল। আর ডিজেলে সরকারকে ভর্তুকিও দিতে হয় বেশি। এখন আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমায় ভর্তুকি কমে আসবে। তবে এখনও জ্বালানি তেলে ভর্তুকি রয়েছে তাই দাম কমানোর সুযোগ নেই। বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমার প্রভাব প্রসঙ্গে রিফুয়েলিং এন্ড কনভারসন ওনার্স এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি জাকির হোসেন নয়ন বলেন জ্বালানি তেলের দাম সরকার নিয়ন্ত্রণ করে। বিশ্ববাজারের সাথে সঙ্গতি রেখে সরকার যদি দাম কমায় তবে অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। তিনি বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম দ্রুত ওঠানামা করে। দাম বাড়লেই সরকার দেশে তেলের দাম বাড়ায় না। ফলে বিপিসিকে লোকসান দিতে হয়। এখন হয়তো সরকার সে লোকসান কিছুটা সমন্বয় করবে। বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমার কারণ সম্পর্কে আন্তর্জাতিক বাজার বিশেষজ্ঞরা বলছেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ পূর্বাভাস অনুযায়ী সামনে বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির হার কমবে। চীন জাপান যুক্তরাষ্ট্র লাতিন আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলোর অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির হার খুব ধীর। আর প্রবৃদ্ধির হার কমলে জ্বালানি তেলের চাহিদা কমবে। তাতে এবারে দীর্ঘসময় ধরে তেলের দাম কম থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6996.csv b/Bangla_fin_news_articles/6996.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4b21c33dcce02831100e72e5f1367ef87bd1a760 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6996.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6996,ভয়েস কল থেকে রাজস্ব কমছে,2014-11-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মোবাইল ফোন অপারেটর রবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও সুপুন বীরাসিংহে বলেছেন দেশজুড়ে ৩.৫ জি নেটওয়ার্ক সমপ্রসারণের ফলে বছরের শুরু থেকে ইন্টারনেট সেবায় এগিয়েছে রবি। ৩.৫ জি নেটওয়ার্ক সমপ্রসারণ এবং ইন্টারনেট ব্যবহারে হার বৃদ্ধির জন্য আমরা উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বিনিয়োগ করেছি। তবে ভয়েস থেকে রাজস্ব বৃদ্ধির হার কমেছে এবং গ্রাহকের টক টাইমের ওপর বাড়তি সারচার্জ প্রয়োগ টেলিযোগাযোগ শিল্পে ভয়েস থেকে রাজস্ব বৃদ্ধির হারকে ব্যাহত করতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি। সোমবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে রবির ২০১৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকের হিসাব প্রকাশ করা হয়। অনুষ্ঠানে রবির সিইও সুপুন বীরাসিংহে ছাড়াও চিফ ফাইনান্সিয়াল অফিসার ইয়াপ উই ইপ চিপ কর্পোরেট অ্যান্ড পিপল অফিসার মতউল ইসলাম নওশাদ ও কোম্পানি সেক্রেটারি শাহেদুল আলম উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে জানানো হয় ৩.৫ জি নেটওয়ার্কে বিনিয়োগ করায় রবির রাজস্ব আয়ে ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এ বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে জানুয়ারিসেপ্টেম্বর ২৬ লাখ নতুন প্রাহক পেয়েছে রবি। অনুষ্ঠানে জানানো হয় রবির বর্তমান গ্রাহক সংখ্যা ২ কোটি ৫০ লাখে পৌঁছেছে। বছরটিতে গ্রাহক বৃদ্ধির হার ১২ শতাংশ। রাজস্ব বৃদ্ধি পেয়েছে ৬ শতাংশ। ইবিআইটিডিএ বৃদ্ধি পেয়েছে ১০ শতাংশ। মূলধনী ব্যয় বিনিয়োগ ১০০ শতাংশের উপরে বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৪৫০ কোটি টাকা। ২০১৪ সালে রবি সরকারি কোষাগারে জমা দিয়েছে এক হাজার ৬৫০ কোটি টাকা। এছাড়াও দেশের মোট মোবাইল ফোনের বাজারে ২১ শতাংশের নেতৃত্ব দিচ্ছে রবি। রাজস্বের দিক থেকে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ফোন অপারেটর রবি। অনুষ্ঠানে আরো জানানো হয় অতিরিক্ত পরিচালন ব্যয় এবং ৩.৫ জি নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করতে তরঙ্গ ও মূলধনী ব্যয়ে ক্যাপিটাল এক্সপেনডেচার বিনিয়োগের ফলে সৃষ্ট অপচয়ের কারণে কর প্রদানের পর মুনাফা পিএটি ৪ দশমিক ৯ শতাংশ কমেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকের তুলনায় তৃতীয় প্রান্তিকে রবির গ্রাহক বৃদ্ধি পেয়েছে ৪ শতাংশ। ভয়েস কল থেকে রাজস্ব কমায় গ্রাহক বৃদ্ধির পরও রাজস্ব কমেছে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6997.csv b/Bangla_fin_news_articles/6997.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..45fedbd93ca1c9f6da6a5b154beb625c93a16ae5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6997.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6997,চলতি বছর বন্ড ছাড়া হচ্ছে না অর্থমন্ত্রী,2014-11-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছর কোনো বন্ড ছাড়া হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। তবে আগামী ২০১৫ সালে ছাড়া হবে কিনা সেটা তখন বিবেচনা করা হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে সুইডেনের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা বিষয়ক মন্ত্রী ইসাবেলা লোভিনের সঙ্গে সাক্ষাত্ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। বড় অবকাঠামো উন্নয়নের অর্থের সংস্থান করতে সার্বভৌম বন্ড ছাড়ার ঘোষণা রয়েছে সরকারের। এ বছর এ ধরনের কোনো বন্ড আসছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন আমাদেরই তো অনেক টাকা আছে। তাই এ বছর বন্ড ছাড়ার কোনো ইচ্ছে নেই। ২০১৪ সালে বাজারে বন্ড ছাড়া হচ্ছে না। তবে ২০১৫ সালের ব্যাপার তখন ভাবা হবে। তিনি বলেন বিগত বাজেটে আমরা বিদ্যুত্ খাতকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছিলাম। আগামী বাজেটে মানবসম্পদ উন্নয়ন খাতকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। এরপর যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ে থাকবে অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও জলবায়ু পরিবর্তন। সুইডিশমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত্ প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন তিনি এসেছেন সার্বিক বিষয়ে কথার বলার জন্য। তারা বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী। তাদের কাছে জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যু সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। আমরাও তাদের জানিয়েছি জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যু বাংলাদেশও সমান গুরুত্ব দেয়। এ নিয়ে দ্বিমত নেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6998.csv b/Bangla_fin_news_articles/6998.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e24174ed80f4975bde94c0e8d111d396048b0581 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6998.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6998,তিন দিনে ডিএসইতে সূচক কমেছে ১৫৮ পয়েন্ট,2014-11-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা তিন কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক ও লেনদেন নিম্নমুখী প্রবণতায় রয়েছে। এ তিন দিনে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ১৫৮ পয়েন্ট। আর গত ৩০ কর্মদিবসে ডিএসইতে সূচক কমেছে ৫৬৫ পয়েন্ট। লেনদেন নেমে এসেছে সাড়ে তিনশ কোটি টাকায়। যা গত সপ্তাহের গড় লেনদেনের তুলনায় প্রায় ৪৪ শতাংশ কম। তথ্যে দেখা গেছে সোমবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬৯ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৫৪ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫ কোটি ৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ৬১টির কমেছে ১৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৪৫ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৭১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২১৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৮টির কমেছে ১৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলের প্রাথমিক গণ প্রস্তাবে আইপিও বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে চাহিদার ১৯ গুণ আবেদন জমা পড়েছে। সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিটির আইপিওতে ৪৫ কোটি টাকার বিপরীতে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৮৬৮ কোটি ৯০ লাখ টাকার আবেদন এসেছে। কোম্পানিটি শেয়ারবাজার থেকে ৪৫ কোটি টাকা উত্তোলনের জন্য ৪ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছেড়েছে। প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। মার্কেট লট ৫০০টি শেয়ারে। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ভবন নির্মাণ এবং আইপিও খরচে ব্যয় করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6999.csv b/Bangla_fin_news_articles/6999.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59c2fb20d965d560b2d3cdb9e98b081ba489c07c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6999.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6999,৭৫ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া আমদানিসহ ৭ প্রকল্প অনুমোদন,2014-11-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পঁচিশ হাজার মেট্রিক টন করে ৭৫ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া আমদানির তিনটি প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। রবিবার সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত কমিটির বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়।অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব মোস্তাফিজুর রহমান সাংবাদিকদের জানান ৫০ হাজার মেট্রিক টন সার চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে এবং ২৫ হাজার মেট্রিক টন মংলা বন্দরের মাধ্যমে আমদানি করা হবে। সার আমদানির তিনটি প্রস্তাবের কাজ পেয়েছে দেশ ট্রেডিং এজেন্সি। এতে মোট ব্যয় হবে ১৯৬ কোটি ৫ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে মোট ৭টি প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে এ বৈঠকে। অনুমোদিত অন্যান্য প্রস্তাবগুলোর মধ্যে ২২ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ঢাকা ওয়াসার পদ্মা জশলদিয়া পানি শোধনাগার নির্মাণ প্রকল্পের ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান চায়না সিএএমসি ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের সমুদয় কাজ তদারকির জন্য একটি জয়েন্ট ভেঞ্চার কোম্পানিকে পরামর্শক ফার্ম হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। মোস্তাফিজুর রহমান আরো জানান বৈঠকে বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার গারুরিয়া গোবিন্দপুর রাস্তায়তুলাতুলি নদীর ওপর ৪৪০ মিটার দীর্ঘ গার্ডার ব্রিজ নির্মাণ কাজের ঠিকাদার নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৫২ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। অন্য দিকে ঢাকা সিটি করপোরেশনের ধলপুর ক্লিনার্স কলোনিতে ৫টি ১০তলা ভবন নির্মাণ কাজের ঠিকাদার নিয়োগ দেয়া হয়েছে দেশীয় প্রতিষ্ঠান এমইসি ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন লিমিটেডকে। এতে ব্যয় হবে ৮৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এ ছাড়া ৯৯ কোটি ২ লাখ টাকা ব্যয়ে গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধু দারিদ্র বিমোচন ও পল্লী উন্নয়ন একাডেমীর ১০ তলাবিশিষ্ট একাডেমিক ভবন১ নির্মাণ কাজের ঠিকাদার নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এটি নির্মাণ করবে মীর আখতার হোসেন লিমিটেড। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7000.csv b/Bangla_fin_news_articles/7000.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a9beea7f99e2d1f55b97c9efd229bf530624793f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7000.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7000,‘গুসি শান্তি পুরস্কার’ গ্রহণের জন্য গভর্নরের ম্যানিলা যাত্রা,2014-11-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান গুসি শান্তি পুরস্কার ২০১৪ গ্রহণ করার জন্য আজ রোববার ম্যানিলার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। গরিব মানুষের অর্থনীতিবিদ হিসেবে এ মাসের শুরুর দিকে তাকে এ সম্মানজনক পদকে ভূষিত করা হয়। আজ বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় এ বছর গুসি শান্তি পুরস্কার পদকে ভূষিত ১৫ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির মধ্যে ড. আতিউর রহমান অন্যতম। এ সম্মাননায় ভূষিত অন্যান্যরা হলেন অস্ট্রিয়া চীন কঙ্গো জার্মানি ভারত ইরান ইতালি জাপান লিথুনিয়া নেপাল নেদারল্যান্ডস ফিলিপাইনস পোল্যান্ড এবং সৌদি আরবের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। এ পদকে ভূষিত হওয়া দ্বিতীয় বাংলাদেশী নাগরিক ড. আতিউর রহমান। এশিয়া তো বটেই বিশ্বের অন্যতম শান্তি পুরস্কার গুসি পিস প্রাইজ ফিলিপাইনের ম্যানিলার গুসি পিস প্রাইজ ইন্টারন্যাশনাল এর পক্ষ থেকে দেয়া হয়। ২০০২ সালে গুসি পিস ফাউন্ডেশন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের বিরুদ্ধে অংশগ্রহণকারী গেরিলা যোদ্ধা পরবর্তী সময়ে রাজনৈতিক এবং মানবতার জন্য সংগ্রামী জনপ্রিয় নেতা জেভিয়ার গুসির নামে এ পদকের প্রবর্তন করে। এ পদকের মূল উদ্দেশ্য হলো বিশ্বব্যাপী সেসব ব্যক্তি বা দলকে এ পদক প্রদানের মাধ্যমে স্বীকৃতি দেয়া যারা সমাজে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন কিংবা শান্তিস্থাপন এবং মানবজীবনের শ্রদ্ধা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। আগামী ২৬ নভেম্বর ফিলিপিন ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পদক বিভিন্ন দেশের বিশিষ্টজনের হাতে তুলে দেয়া হবে। এ অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বিভিন্ন আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। ফিলিপাইন সফরকালে গভর্নর ড. আতিউর রহমান সে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হবেন। এছাড়াও তিনি ম্যানিলায় অবস্থিত এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংকের সদর দফতরে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও টেকসই উন্নয়ন এর ওপর বক্তব্য রাখবেন। তিনি ২৮নভেম্বর দেশে ফিরে আসবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। \ No newline at end of file